id
stringlengths
15
15
title
stringlengths
2
1.44k
context
stringlengths
179
4.78k
question
stringlengths
6
207
answers
dict
bn_wiki_2977_03
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
কত সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো ?
{ "answer_start": [ 543, 543 ], "text": [ "১৯৪৭", "১৯৪৭" ] }
bn_wiki_2977_04
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে কত সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো ?
{ "answer_start": [ 860, 860 ], "text": [ "১৯৪৮", "১৯৪৮" ] }
bn_wiki_2977_05
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
মোট কত বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় ?
{ "answer_start": [ 1614, 1614 ], "text": [ "১৬", "১৬" ] }
bn_wiki_2258_01
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
মাঙ্গা কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2258_02
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
অ্যাট্যাক অন টাইটান কী?
{ "answer_start": [ 120, 120 ], "text": [ "একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ", "একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ" ] }
bn_wiki_2258_03
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
অ্যাট্যাক অন টাইটান জাপানিতে কী?
{ "answer_start": [ 22, 22 ], "text": [ "অনু. লড়াইয়ের দানব", "অনু. লড়াইয়ের দানব" ] }
bn_wiki_0677_02
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি কী?
{ "answer_start": [ 518, 518 ], "text": [ "ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প", "ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প" ] }
bn_wiki_0677_03
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি কিসের মধ্যে চলে?
{ "answer_start": [ 1075, 1075 ], "text": [ "স্যান্ডবক্সের মধ্যে", "স্যান্ডবক্সের মধ্যে" ] }
bn_wiki_0677_04
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
ম্যাকওএস-এর নিয়ে অ্যাপলের মূল পরিকল্পনাটি কী ছিল?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0677_05
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
ম্যাক ওএস এক্স হিসাবে বিক্রি হওয়া প্রথম পণ্যটিতে কি অন্তর্ভুক্ত ছিল না?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1397_01
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
আরবি ভাষা কোন ভাষা পরিবারের অন্তর্ভুক্ত?
{ "answer_start": [ 43, 43 ], "text": [ "সেমেটীয়", "সেমেটীয়" ] }
bn_wiki_1397_02
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
আরবি ভাষার কোন দুটি ভাষার সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে?
{ "answer_start": [ 137, 137 ], "text": [ "হিব্রু ও আরামীয়", "হিব্রু ও আরামীয়" ] }
bn_wiki_1397_03
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
আধুনিক আরবিকে কী অ্যাখ্যা দেয়া হয়?
{ "answer_start": [ 212, 212 ], "text": [ "\"ম্যাক্রোভাষা\"", "\"ম্যাক্রোভাষা\"" ] }
bn_wiki_1397_04
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
আধুনিক আদর্শ আরবি কোন ভাষা থেকে উদ্ভুত?
{ "answer_start": [ 411, 411 ], "text": [ "চিরায়ত আরবি", "চিরায়ত আরবি" ] }
bn_wiki_1397_05
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
কখন আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শণের প্রধান বাহক ছিল?
{ "answer_start": [ 437, 437 ], "text": [ "মধ্যযুগে", "মধ্যযুগে" ] }
bn_wiki_1825_02
হিমু (চরিত্র)
হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি।
হিমুর প্রধান কাজ কী?
{ "answer_start": [ 137, 137 ], "text": [ "খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো", "খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো" ] }
bn_wiki_1000_01
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
মাইক্রোপ্রসেসর বলতে কী বোঝায়?
{ "answer_start": [ 46, 46 ], "text": [ "এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে", "এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে" ] }
bn_wiki_1000_02
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
কত এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়?
{ "answer_start": [ 948, 948 ], "text": [ "১৯৭০", "১৯৭০" ] }
bn_wiki_1000_04
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
প্রথম মাইক্রোপ্রসেসরের নাম কী ছিল?
{ "answer_start": [ 1284, 1284 ], "text": [ "ইন্টেল ৪০০৪", "ইন্টেল ৪০০৪" ] }
bn_wiki_1000_05
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
১৯৭১ সালে ইন্টেল দ্বারা নির্মিত ৪-বিটের মাইক্রোপ্রসেসরগুলোকে কোন প্রজন্মের মাইক্রোপ্রসেসর বলা হতো?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2480_01
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
আনজেনের যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়?
{ "answer_start": [ 14, 14 ], "text": [ "৮৩৮", "৮৩৮" ] }
bn_wiki_2480_02
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
কোন শহর ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু?
{ "answer_start": [ 267, 267 ], "text": [ "অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম", "অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম" ] }
bn_wiki_2480_03
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
মুসলিম বাহিনীর প্রধান কে ছিলেন?
{ "answer_start": [ 465, 465 ], "text": [ "ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন", "ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন" ] }
bn_wiki_2480_05
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
কত সালে থিওফিলোস সিংহাসনে বসেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0240_01
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়। ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে।
ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬ কার দ্বারা নির্মিত?
{ "answer_start": [ 76, 76 ], "text": [ "স্পেসএক্স ", "স্পেসএক্স " ] }
bn_wiki_0240_02
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়। ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে।
আইএসএস এর পূর্ণরূপ কী?
{ "answer_start": [ 315, 315 ], "text": [ "আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন", "আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন" ] }
bn_wiki_0240_03
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়। ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে।
এন্ডেভার নামটি কীসের কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়?
{ "answer_start": [ 855, 855 ], "text": [ "অ্যাপোলো ১৫", "অ্যাপোলো ১৫" ] }
bn_wiki_1816_01
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন।
জেমস বন্ডের নিজ ফ্লাট কোথায় অবস্থিত?
{ "answer_start": [ 79, 79 ], "text": [ "চেলসির কিংস রোডে", "চেলসির কিংস রোডে" ] }
bn_wiki_1816_02
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন।
জেমস বন্ডের গৃহপরিচারিকার নাম কী?
{ "answer_start": [ 203, 203 ], "text": [ "\"মে\" ", "\"মে\" " ] }
bn_wiki_1816_05
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন।
বন্ডের সবচেয়ে পছন্দের খাবার কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0236_01
ফিনিক্স (নভোযান)
ফিনিক্স একটি রোবট নিয়ন্ত্রিত নভোযান যাকে মঙ্গল গ্রহে একটি বিশেষ অভিযানে প্রেরণ করা হয়েছে। এটি মার্স ফিনিক্স প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত। কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত পেলোড বলা হয়। তাই মঙ্গল গবেষণার জন্য প্রেরিত এই যন্ত্রপাতিগুলোকেও পেলোড বলা যায়। ফিনিক্সের পেলোডগুলো হচ্ছে: রোবোটিক বাহু - ভূপৃষ্ঠের ০.৫ মিটার পর্যন্ত খনন করতে পারে। এর কাজ মাটি ও ধূলির নমুনা সংগ্রহ করা। রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা - রোবোটিক বাহুর হাতার সাথে যুক্ত। এটা দিয়ে প্রথমেই নমুনা সংগ্রহের অঞ্চলের ছবি তোলা হয়, সেখান থেকে কি ধরনের নমুনা পাওয়া যাবে তা এই ছবির মাধ্যমেই বিশ্লেষণ করা হয়। সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার - নভোযানের মূল ক্যামেরা। পাথফাইন্ডারের সাথে যুক্ত ক্যামেরার চেয়ে এর রিজলিউশন অনেক বেশি। এর মাধ্যমে মঙ্গলের আর্কটিক অঞ্চলের উচ্চ রিজলিউশন ছবি তোলা হয়। থার্মাল অ্যান্ড ইভল্‌ভ্‌ড গ্যাস অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম টেগা। এতে উচ্চ তাপমাত্রার চুল্লীর সাথে ভর বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র যুক্ত আছে। এরকম আটটি ওভেন আছে। প্রতিটি ওভেন একটি করে নমুনা বিশ্লেষণ করতে পারে। বুঝতেই পারছেন, এর মাধ্যমে সংগৃহীত নমুনায় কি কি পদার্থ আছে তা খতিয়ে দেখা যাবে। মার্স ডিসেন্ট ইমেজার - সংক্ষিপ্ত নাম মার্ডি। এর মাধ্যমে অবতরণের সময় মঙ্গল পৃষ্ঠের ছবি তোলার কথা ছিল। কিন্তু কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে অবতরণের সাত মিনিটে সে কোন ছবিই তুলতে পারেনি। মাইক্রোস্কপি, ইলেকট্রোকেমিস্ট্রি অ্যান্ড কন্ডাক্টিভিটি অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম মেকা। এর মধ্যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র আছে: আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: এর কাজ মঙ্গল থেকে সংগৃহীত নমুনায় উপস্থিত রেগোলিথের ছবি তোলা। ভূপৃষ্ঠে মৃত্তিকা স্তরের নিচেই রেগোলিথ স্তর থাকে, রেগোলিথ স্তরের নিচে থাকে অধিশিলার স্তর। তাই অধিশিলার উপরে অবস্থিত আলগা শিলাবস্তুর আচ্ছাদনকেই রেগোলিথ বলা যায়। পারমাণবিক বল অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণের কাছে প্রেরিত নমুনার সামান্য অংশ নিয়ে কাজ করতে পারে। সে আট সিলিকনের টিপ দিয়ে এই নমুনা স্ক্যান করে এবং সিলিকন টিপ থেকে নমুনার বিকর্ষণের পরিমাণ নির্ণয় করে। ওয়েট কেমিস্ট্রি গবেষণাগার: এখানে চারটি প্রকোষ্ঠে আছে। প্রতিটি প্রকোষ্ঠে মঙ্গলের নমুনার সাথে পৃথিবীর পানির মিশ্রণ ঘটানো হয়। এর ফলে মঙ্গলের মাটিতে উপস্থিত দ্রবণীয় উপাদানগুলো পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়। এর মধ্যে প্রধানত ক্ষার ধাতুর আয়নগুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়। এর মাধ্যমে মঙ্গল জীবন বিস্তারের জন্য কতটা সহায়ক হতে পারে তা নির্ণয় করা সম্ভব। স্যাম্প্‌ল হুইল ও ট্রান্সলেশন স্টেজ: ৬৯টি নমুনা ধারকের মধ্যে ৬টি এখানে অবস্থিত। এগুলোর মাধ্যমে রোবটিক বাহুর কাছ থেকে নমুনা নিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রগুলোর কাছে পাঠানো হয়। থার্মাল অ্যান্ড ইলেকট্রিকেল কন্ডাক্টিভিটি প্রোব - সংক্ষিপ্ত নাম টিইসিপি। এতে পাঁচটি সন্ধানী যন্ত্র আছে যা দিয়ে নিম্নলিখিত পরিমাপগুলো করা হয়: মঙ্গলীয় মাটির (রেগোলিথ) তাপমাত্রা তাপীয় পরিবাহিতা তড়িৎ পরিবাহিতা পরাবৈদ্যুতিক প্রবেশ্যতা বায়ুর দ্রুতি পরিবেশের তাপমাত্রা আবহাওয়বিজ্ঞান স্টেশন - নাম থেকেই এর কাজ বোঝা যাচ্ছে। এর সাথে বায়ু নির্দেশক এবং চাপ ও তাপ সেন্সর যুক্ত আছে। এগুলোর মাধ্যমে সে মঙ্গলের আবহাওয়া বিশ্লেষণ করে চলে।
ফিনিক্স নভোযান কোন প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত?
{ "answer_start": [ 96, 96 ], "text": [ "মার্স ফিনিক্স", "মার্স ফিনিক্স" ] }
bn_wiki_0236_02
ফিনিক্স (নভোযান)
ফিনিক্স একটি রোবট নিয়ন্ত্রিত নভোযান যাকে মঙ্গল গ্রহে একটি বিশেষ অভিযানে প্রেরণ করা হয়েছে। এটি মার্স ফিনিক্স প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত। কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত পেলোড বলা হয়। তাই মঙ্গল গবেষণার জন্য প্রেরিত এই যন্ত্রপাতিগুলোকেও পেলোড বলা যায়। ফিনিক্সের পেলোডগুলো হচ্ছে: রোবোটিক বাহু - ভূপৃষ্ঠের ০.৫ মিটার পর্যন্ত খনন করতে পারে। এর কাজ মাটি ও ধূলির নমুনা সংগ্রহ করা। রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা - রোবোটিক বাহুর হাতার সাথে যুক্ত। এটা দিয়ে প্রথমেই নমুনা সংগ্রহের অঞ্চলের ছবি তোলা হয়, সেখান থেকে কি ধরনের নমুনা পাওয়া যাবে তা এই ছবির মাধ্যমেই বিশ্লেষণ করা হয়। সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার - নভোযানের মূল ক্যামেরা। পাথফাইন্ডারের সাথে যুক্ত ক্যামেরার চেয়ে এর রিজলিউশন অনেক বেশি। এর মাধ্যমে মঙ্গলের আর্কটিক অঞ্চলের উচ্চ রিজলিউশন ছবি তোলা হয়। থার্মাল অ্যান্ড ইভল্‌ভ্‌ড গ্যাস অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম টেগা। এতে উচ্চ তাপমাত্রার চুল্লীর সাথে ভর বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র যুক্ত আছে। এরকম আটটি ওভেন আছে। প্রতিটি ওভেন একটি করে নমুনা বিশ্লেষণ করতে পারে। বুঝতেই পারছেন, এর মাধ্যমে সংগৃহীত নমুনায় কি কি পদার্থ আছে তা খতিয়ে দেখা যাবে। মার্স ডিসেন্ট ইমেজার - সংক্ষিপ্ত নাম মার্ডি। এর মাধ্যমে অবতরণের সময় মঙ্গল পৃষ্ঠের ছবি তোলার কথা ছিল। কিন্তু কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে অবতরণের সাত মিনিটে সে কোন ছবিই তুলতে পারেনি। মাইক্রোস্কপি, ইলেকট্রোকেমিস্ট্রি অ্যান্ড কন্ডাক্টিভিটি অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম মেকা। এর মধ্যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র আছে: আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: এর কাজ মঙ্গল থেকে সংগৃহীত নমুনায় উপস্থিত রেগোলিথের ছবি তোলা। ভূপৃষ্ঠে মৃত্তিকা স্তরের নিচেই রেগোলিথ স্তর থাকে, রেগোলিথ স্তরের নিচে থাকে অধিশিলার স্তর। তাই অধিশিলার উপরে অবস্থিত আলগা শিলাবস্তুর আচ্ছাদনকেই রেগোলিথ বলা যায়। পারমাণবিক বল অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণের কাছে প্রেরিত নমুনার সামান্য অংশ নিয়ে কাজ করতে পারে। সে আট সিলিকনের টিপ দিয়ে এই নমুনা স্ক্যান করে এবং সিলিকন টিপ থেকে নমুনার বিকর্ষণের পরিমাণ নির্ণয় করে। ওয়েট কেমিস্ট্রি গবেষণাগার: এখানে চারটি প্রকোষ্ঠে আছে। প্রতিটি প্রকোষ্ঠে মঙ্গলের নমুনার সাথে পৃথিবীর পানির মিশ্রণ ঘটানো হয়। এর ফলে মঙ্গলের মাটিতে উপস্থিত দ্রবণীয় উপাদানগুলো পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়। এর মধ্যে প্রধানত ক্ষার ধাতুর আয়নগুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়। এর মাধ্যমে মঙ্গল জীবন বিস্তারের জন্য কতটা সহায়ক হতে পারে তা নির্ণয় করা সম্ভব। স্যাম্প্‌ল হুইল ও ট্রান্সলেশন স্টেজ: ৬৯টি নমুনা ধারকের মধ্যে ৬টি এখানে অবস্থিত। এগুলোর মাধ্যমে রোবটিক বাহুর কাছ থেকে নমুনা নিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রগুলোর কাছে পাঠানো হয়। থার্মাল অ্যান্ড ইলেকট্রিকেল কন্ডাক্টিভিটি প্রোব - সংক্ষিপ্ত নাম টিইসিপি। এতে পাঁচটি সন্ধানী যন্ত্র আছে যা দিয়ে নিম্নলিখিত পরিমাপগুলো করা হয়: মঙ্গলীয় মাটির (রেগোলিথ) তাপমাত্রা তাপীয় পরিবাহিতা তড়িৎ পরিবাহিতা পরাবৈদ্যুতিক প্রবেশ্যতা বায়ুর দ্রুতি পরিবেশের তাপমাত্রা আবহাওয়বিজ্ঞান স্টেশন - নাম থেকেই এর কাজ বোঝা যাচ্ছে। এর সাথে বায়ু নির্দেশক এবং চাপ ও তাপ সেন্সর যুক্ত আছে। এগুলোর মাধ্যমে সে মঙ্গলের আবহাওয়া বিশ্লেষণ করে চলে।
কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত কি বলা হয়?
{ "answer_start": [ 175, 175 ], "text": [ "পেলোড", "পেলোড" ] }
bn_wiki_0562_03
হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেস
হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেসটিকে মানব ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার উভয়ের মধ্যকার যোগাযোগ মাধ্যম বলা যেতে পারে। হিউম্যান এবং কম্পিউটারের মধ্যকার যোগাযোগটিকে চলমান চক্রাকার ইন্টারেকশন বলা যেতে পারে। এই চক্রাকার ইন্টারেকশনের বেশ কয়েকটি দিক রয়েছে, তার মধ্যে- ভিজ্যুয়াল নির্ভর: ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু। অডিও নির্ভর: মানুষ এবং কম্পিউটারের মধ্যে অডিও বা শব্দ নির্ভর ইন্টারেকশন এইচ সি আই সিস্টেমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা এই অংশের আলোচ্য বিষয়। টাস্ক এনভায়ারমেন্ট: ব্যবহারকারীর উপর নির্ভর করে শর্ত অথবা লক্ষ্য নির্ধারণ করা। মেশিন এনভায়ারমেন্ট: কম্পিউটারের পরিবেশ যেমন উদাহরণস্বরূপ একটি ছাত্রের হল রুমে থাকা একটি ল্যাপটপ। ইন্টারফেসের এরিয়া: হিউম্যান এবং কম্পিউটারের নন-ওভারলেপিং প্রসেস এরিয়া যেটি ইন্টারেকশনের মধ্যে পড়ে না। যেখানে, ওভারলেপিং এরিয়ার মূল আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দুটোর ইন্টারেকশন প্রসেস। ইনপুট ফ্লো: তথ্যের ফ্লো বা প্রবাহ টাস্ক এনভায়ারমেন্ট থেকেই শুরু হয় যখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন কর্ম সম্পাদন করতে হয়। আউটপুট: তথ্যের প্রবাহ যা মেশিন এনভায়ারমেন্টে তৈরি হয়। ফিডব্যাক: ইন্টারফেসের লুপ যা মানব দিক থেকে কম্পিউটার আর তার পেছনে মূল্যায়ন, পরিমিত, এবং নিশ্চিত করে। ফিট: এটি কম্পিটার ডিজাইন, ব্যবহারকারী এবং হিউম্যান রিসোর্স ব্যবহার করে যে কার্জ সম্পাদন করা হবে তার উপযোগী করে।
খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু কী?
{ "answer_start": [ 274, 274 ], "text": [ "ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন", "ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন" ] }
bn_wiki_0562_04
হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেস
হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেসটিকে মানব ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার উভয়ের মধ্যকার যোগাযোগ মাধ্যম বলা যেতে পারে। হিউম্যান এবং কম্পিউটারের মধ্যকার যোগাযোগটিকে চলমান চক্রাকার ইন্টারেকশন বলা যেতে পারে। এই চক্রাকার ইন্টারেকশনের বেশ কয়েকটি দিক রয়েছে, তার মধ্যে- ভিজ্যুয়াল নির্ভর: ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু। অডিও নির্ভর: মানুষ এবং কম্পিউটারের মধ্যে অডিও বা শব্দ নির্ভর ইন্টারেকশন এইচ সি আই সিস্টেমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা এই অংশের আলোচ্য বিষয়। টাস্ক এনভায়ারমেন্ট: ব্যবহারকারীর উপর নির্ভর করে শর্ত অথবা লক্ষ্য নির্ধারণ করা। মেশিন এনভায়ারমেন্ট: কম্পিউটারের পরিবেশ যেমন উদাহরণস্বরূপ একটি ছাত্রের হল রুমে থাকা একটি ল্যাপটপ। ইন্টারফেসের এরিয়া: হিউম্যান এবং কম্পিউটারের নন-ওভারলেপিং প্রসেস এরিয়া যেটি ইন্টারেকশনের মধ্যে পড়ে না। যেখানে, ওভারলেপিং এরিয়ার মূল আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দুটোর ইন্টারেকশন প্রসেস। ইনপুট ফ্লো: তথ্যের ফ্লো বা প্রবাহ টাস্ক এনভায়ারমেন্ট থেকেই শুরু হয় যখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন কর্ম সম্পাদন করতে হয়। আউটপুট: তথ্যের প্রবাহ যা মেশিন এনভায়ারমেন্টে তৈরি হয়। ফিডব্যাক: ইন্টারফেসের লুপ যা মানব দিক থেকে কম্পিউটার আর তার পেছনে মূল্যায়ন, পরিমিত, এবং নিশ্চিত করে। ফিট: এটি কম্পিটার ডিজাইন, ব্যবহারকারী এবং হিউম্যান রিসোর্স ব্যবহার করে যে কার্জ সম্পাদন করা হবে তার উপযোগী করে।
বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা কোন অংশের আলোচ্য বিষয়?
{ "answer_start": [ 412, 412 ], "text": [ "অডিও নির্ভর", "অডিও নির্ভর" ] }
bn_wiki_0252_01
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন। আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)। ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!" জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে। উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে।
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ কততম আরিয়ান মিশন?
{ "answer_start": [ 206 ], "text": [ "২৫৬তম" ] }
bn_wiki_0252_03
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন। আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)। ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!" জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে। উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে।
টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল কত কেজি?
{ "answer_start": [ 593, 593 ], "text": [ "৬,৫০০", "৬,৫০০" ] }
bn_wiki_0252_04
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন। আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)। ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!" জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে। উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে।
ফ্লাইটে রাখা পেলোডটি কত তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল?
{ "answer_start": [ 680, 680 ], "text": [ "১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে", "১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে " ] }
bn_wiki_0981_01
ইন্টেল কর্পোরেশন
২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল। ১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়। ২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়। বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়। ২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়।
কত সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "২০০০", "২০০০" ] }
bn_wiki_0981_03
ইন্টেল কর্পোরেশন
২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল। ১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়। ২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়। বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়। ২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়।
২০০৬ সালের জুলাইতে কতজন কর্মীদের সাময়িক ছাটাই করা হয়?
{ "answer_start": [ 813, 813 ], "text": [ "১০৫০০", "১০৫০০" ] }
bn_wiki_0981_04
ইন্টেল কর্পোরেশন
২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল। ১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়। ২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়। বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়। ২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়।
২০০৬ সালে ইন্টেল উৎপাদিত পণ্যের সাইজ কী ছিল?
{ "answer_start": [ 1562, 1562 ], "text": [ "৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার)", "৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার)" ] }
README.md exists but content is empty. Use the Edit dataset card button to edit it.
Downloads last month
25
Edit dataset card