id
stringlengths
15
15
title
stringlengths
2
1.44k
context
stringlengths
179
4.78k
question
stringlengths
6
207
answers
dict
bn_wiki_0386_05
গরুর গাড়ি ব্যবহার
সভ্যতার প্রায় উন্মেষকাল থেকেই গরুর গাড়ি এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার প্রায় সর্বত্রই ছিল যাতায়াত ও পরিবহনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ যান। কিন্তু পশ্চিম ইউরোপে পরে দ্রুতগামী ঘোড়ায় টানা গাড়ির ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিবহন ও যাতায়াতের মাধ্যম হিসেবে গরুর গাড়ির ব্যবহার কমে আসে। পরবর্তীকালে যন্ত্রচালিত লাঙল বা পাওয়ার টিলার এবং নানাবিধ যন্ত্রযানের উদ্ভবের ফলে এখন ঐ অঞ্চলে গরুর গাড়ির ঐতিহ্য কেবলমাত্র টিকে রয়েছে নানারকম লোকসংস্কৃতি ও তাকে ভিত্তি করে নানা মেলা-অনুষ্ঠানে। আবার আফ্রিকার বহু জায়গায় প্রবল জঙ্গলাকীর্ণ ভূমিরূপের কারণে সেখানে পথঘাট যেকোনও রকম গাড়ি চালনারই অনুপযুক্ত ছিল। তাই এইসব জায়গার মানুষদের মধ্যে গরুর গাড়ি সংক্রান্ত কোনও ধারণার প্রচলনই ছিল না। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকায় যখন ওলন্দাজ ঔপনিবেশিকরা প্রবেশ করতে থাকে, বহুক্ষেত্রেই তারা বাহন হিসেবে গরুর গাড়িকে ব্যবহার করে। ঊনবিংশ শতাব্দীর বিভিন্ন জনপ্রিয় উপন্যাসেও তাই আমরা দক্ষিণ আফ্রিকায় যাতায়াত ও মালবহনের উপায় হিসেবে গরুর গাড়ির উল্লেখ দেখতে পাই। উদাহরণস্বরূপ আমরা এক্ষেত্রে এইচ. রাইডার হ্যাগার্ড'এর বিখ্যাত উপন্যাস কিং সলোমনস মাইনস 'এর উল্লেখ করতে পারি। এক্ষেত্রে তারা গরুর গাড়ির আরেকটি ব্যবহার জনপ্রিয় করে তোলে। রাত্রিতে বিশ্রাম নেওয়ার সময় বা বিপদে পড়লে তারা প্রায়শই গরুর গাড়িগুলোকে গোল করে সাজিয়ে একধরনের দুর্গ গড়ে তুলে তার মধ্যে আশ্রয় নিত। গরুর বা ঘোড়ার গাড়িকে ব্যবহার করে এইধরনের দুর্গ গড়ে তোলার রেওয়াজ অবশ্য আমরা এর অনেক আগে থেকেই দেখতে পাই। চেঙ্গিজ খানের নাতি বাতু খানের নেতৃত্বে ত্রয়োদশ শতাব্দীতে রাশিয়া ও পূর্ব ইউরোপে যে মোঙ্গল আক্রমণ চলে সেখানে তার প্রতিরোধে স্থানীয় অধিবাসীদের দ্বারা গরুর গাড়ির এই ধরনের ব্যবহারের কথা আমরা জানতে পারি। বিশেষ করে কালকার যুদ্ধে কিয়েভ রুশেরা এই ধরনের গাড়িনির্মিত চলমান দুর্গ তৈরি করে মঙ্গোল আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। পূর্ব ইউরোপ ও এশিয়ার বহু অংশে গ্রামীণ অঞ্চলে মূলত মাল পরিবহনের কাজে গরুর গাড়ির ব্যবহার এখনও প্রচলিত আছে।এক সময় গ্রামে গরুর গাড়িই ছিল প্রধান বাহন।
এইচ. রাইডার হ্যাগার্ড'এর কোন উপন্যাসে গরুর গাড়ির উল্লেখ দেখতে পাই?
{ "answer_start": [ 991, 991 ], "text": [ "কিং সলোমনস মাইনস '", "কিং সলোমনস মাইনস" ] }
bn_wiki_1042_01
ওভার-দ্য-টপ মিডিয়া সার্ভিস
ওভার-দ্য টপ (ওটিটি মিডিয়া সার্ভিস) একটি স্ট্রিমিং মিডিয়া পরিষেবা যা সরাসরি দর্শকদের কাছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়। ওটিটি কেবল সম্প্রচার এবং স্যাটেলাইট টেলিভিশন প্ল্যাটফর্মগুলিকে বাইপাস করে, যে সংস্থাগুলি ঐতিহ্যগতভাবে এই জাতীয় সামগ্রীর নিয়ামক বা পরিবেশক হিসাবে কাজ করে। এটি নো-ক্যারিয়ার সেলফোনগুলি বর্ণনা করতেও ব্যবহৃত হয়েছে, যেখানে সমস্ত যোগাযোগ তথ্য হিসাবে চার্জ করা হয়, একচেটিয়া প্রতিযোগিতা এড়ানো বা ফোনের জন্য অ্যাপস যা এই পদ্ধতিতে ডেটা সংক্রমণ করে অন্য কল পদ্ধতির প্রতিস্থাপনকারী উভয়ই এবং হালনাগাদ সফ্টওয়্যার যারা। এই শব্দটি সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক ভিডিও-অন-ডিমান্ড (এসভিওডি) পরিষেবাদির সাথে সমার্থক, যা ফিল্ম এবং টেলিভিশন সামগ্রীতে অ্যাক্সেস সরবরাহ করে (অন্যান্য নির্মাতাদের কাছ থেকে অর্জিত বিদ্যমান সিরিজ, সেইসাথে পরিষেবাটির জন্য বিশেষত উৎপাদিত মূল বিষয়বস্তু সহ)। ওটিটি "চর্মসার" টেলিভিশন পরিষেবাগুলির একটি তরঙ্গকেও অন্তর্ভুক্ত করে যা একটি ঐতিহ্যবাহী স্যাটেলাইট বা কেবল টিভি সরবরাহকারীর মতো লিনিয়ার স্পেশালিটি চ্যানেলের লাইভ স্ট্রিমগুলিতে অ্যাক্সেস সরবরাহ করে তবে মালিকানাধীন সরঞ্জামগুলির সাথে বন্ধ, প্রাইভেট নেটওয়ার্কের পরিবর্তে পাবলিক ইন্টারনেটের উপরে প্রবাহিত হয় সেট টপ বক্স হিসাবে । ওভার-দ্য টপ সার্ভিসগুলি সাধারণত ব্যক্তিগত কম্পিউটারে ওয়েবসাইটগুলির পাশাপাশি মোবাইল ডিভাইসের অ্যাপ্লিকেশনগুলির মাধ্যমে (যেমন স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেটগুলি), ডিজিটাল মিডিয়া প্লেয়ারগুলি (ভিডিও গেম কনসোল সহ) বা সংহত স্মার্ট টিভি প্ল্যাটফর্ম সহ টেলিভিশনগুলির মাধ্যমে অ্যাক্সেস করা হয়।
ওটিটি কীসের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়?
{ "answer_start": [ 91, 91 ], "text": [ "ইন্টারনেটের মাধ্যমে", "ইন্টারনেটের মাধ্যমে" ] }
bn_wiki_1042_02
ওভার-দ্য-টপ মিডিয়া সার্ভিস
ওভার-দ্য টপ (ওটিটি মিডিয়া সার্ভিস) একটি স্ট্রিমিং মিডিয়া পরিষেবা যা সরাসরি দর্শকদের কাছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়। ওটিটি কেবল সম্প্রচার এবং স্যাটেলাইট টেলিভিশন প্ল্যাটফর্মগুলিকে বাইপাস করে, যে সংস্থাগুলি ঐতিহ্যগতভাবে এই জাতীয় সামগ্রীর নিয়ামক বা পরিবেশক হিসাবে কাজ করে। এটি নো-ক্যারিয়ার সেলফোনগুলি বর্ণনা করতেও ব্যবহৃত হয়েছে, যেখানে সমস্ত যোগাযোগ তথ্য হিসাবে চার্জ করা হয়, একচেটিয়া প্রতিযোগিতা এড়ানো বা ফোনের জন্য অ্যাপস যা এই পদ্ধতিতে ডেটা সংক্রমণ করে অন্য কল পদ্ধতির প্রতিস্থাপনকারী উভয়ই এবং হালনাগাদ সফ্টওয়্যার যারা। এই শব্দটি সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক ভিডিও-অন-ডিমান্ড (এসভিওডি) পরিষেবাদির সাথে সমার্থক, যা ফিল্ম এবং টেলিভিশন সামগ্রীতে অ্যাক্সেস সরবরাহ করে (অন্যান্য নির্মাতাদের কাছ থেকে অর্জিত বিদ্যমান সিরিজ, সেইসাথে পরিষেবাটির জন্য বিশেষত উৎপাদিত মূল বিষয়বস্তু সহ)। ওটিটি "চর্মসার" টেলিভিশন পরিষেবাগুলির একটি তরঙ্গকেও অন্তর্ভুক্ত করে যা একটি ঐতিহ্যবাহী স্যাটেলাইট বা কেবল টিভি সরবরাহকারীর মতো লিনিয়ার স্পেশালিটি চ্যানেলের লাইভ স্ট্রিমগুলিতে অ্যাক্সেস সরবরাহ করে তবে মালিকানাধীন সরঞ্জামগুলির সাথে বন্ধ, প্রাইভেট নেটওয়ার্কের পরিবর্তে পাবলিক ইন্টারনেটের উপরে প্রবাহিত হয় সেট টপ বক্স হিসাবে । ওভার-দ্য টপ সার্ভিসগুলি সাধারণত ব্যক্তিগত কম্পিউটারে ওয়েবসাইটগুলির পাশাপাশি মোবাইল ডিভাইসের অ্যাপ্লিকেশনগুলির মাধ্যমে (যেমন স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেটগুলি), ডিজিটাল মিডিয়া প্লেয়ারগুলি (ভিডিও গেম কনসোল সহ) বা সংহত স্মার্ট টিভি প্ল্যাটফর্ম সহ টেলিভিশনগুলির মাধ্যমে অ্যাক্সেস করা হয়।
এসভিওডি কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1042_04
ওভার-দ্য-টপ মিডিয়া সার্ভিস
ওভার-দ্য টপ (ওটিটি মিডিয়া সার্ভিস) একটি স্ট্রিমিং মিডিয়া পরিষেবা যা সরাসরি দর্শকদের কাছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়। ওটিটি কেবল সম্প্রচার এবং স্যাটেলাইট টেলিভিশন প্ল্যাটফর্মগুলিকে বাইপাস করে, যে সংস্থাগুলি ঐতিহ্যগতভাবে এই জাতীয় সামগ্রীর নিয়ামক বা পরিবেশক হিসাবে কাজ করে। এটি নো-ক্যারিয়ার সেলফোনগুলি বর্ণনা করতেও ব্যবহৃত হয়েছে, যেখানে সমস্ত যোগাযোগ তথ্য হিসাবে চার্জ করা হয়, একচেটিয়া প্রতিযোগিতা এড়ানো বা ফোনের জন্য অ্যাপস যা এই পদ্ধতিতে ডেটা সংক্রমণ করে অন্য কল পদ্ধতির প্রতিস্থাপনকারী উভয়ই এবং হালনাগাদ সফ্টওয়্যার যারা। এই শব্দটি সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক ভিডিও-অন-ডিমান্ড (এসভিওডি) পরিষেবাদির সাথে সমার্থক, যা ফিল্ম এবং টেলিভিশন সামগ্রীতে অ্যাক্সেস সরবরাহ করে (অন্যান্য নির্মাতাদের কাছ থেকে অর্জিত বিদ্যমান সিরিজ, সেইসাথে পরিষেবাটির জন্য বিশেষত উৎপাদিত মূল বিষয়বস্তু সহ)। ওটিটি "চর্মসার" টেলিভিশন পরিষেবাগুলির একটি তরঙ্গকেও অন্তর্ভুক্ত করে যা একটি ঐতিহ্যবাহী স্যাটেলাইট বা কেবল টিভি সরবরাহকারীর মতো লিনিয়ার স্পেশালিটি চ্যানেলের লাইভ স্ট্রিমগুলিতে অ্যাক্সেস সরবরাহ করে তবে মালিকানাধীন সরঞ্জামগুলির সাথে বন্ধ, প্রাইভেট নেটওয়ার্কের পরিবর্তে পাবলিক ইন্টারনেটের উপরে প্রবাহিত হয় সেট টপ বক্স হিসাবে । ওভার-দ্য টপ সার্ভিসগুলি সাধারণত ব্যক্তিগত কম্পিউটারে ওয়েবসাইটগুলির পাশাপাশি মোবাইল ডিভাইসের অ্যাপ্লিকেশনগুলির মাধ্যমে (যেমন স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেটগুলি), ডিজিটাল মিডিয়া প্লেয়ারগুলি (ভিডিও গেম কনসোল সহ) বা সংহত স্মার্ট টিভি প্ল্যাটফর্ম সহ টেলিভিশনগুলির মাধ্যমে অ্যাক্সেস করা হয়।
সেট টপ বক্স এর সমার্থক কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2815_01
এমিল জ্যানিংস
এমিল জ্যানিংস নামে পরিচিত থিওডর ফ্রিডরিখ এমিল জানেনৎস (২৩ জুলাই ১৮৮৪ - ২ জানুয়ারি ১৯৫০) ছিলেন একজন জার্মান অভিনেতা। তিনি উনবিংশ শতাব্দীর বিশের দশকে হলিউডে তার কাজের জন্য প্রসিদ্ধ। তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী প্রথম অভিনেতা। এখন পর্যন্ত তিনিই এই বিভাগে পুরস্কার বিজয়ী একমাত্র জার্মান অভিনেতা। জ্যানিংস পরিচালক এফ. ডব্লিউ. মুর্নাউ ও ইয়োজেফ ফন স্টার্নবের্গের সাথে কাজ করে পরিচিতি অর্জন করেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ হল দ্য ওয়ে অব অল ফ্লেশ ও দ্য লাস্ট কমান্ড (১৯২৮) এবং মারলেনে ডিট্রিশের বিপরীতে দ্য ব্লু অ্যাঞ্জেল (১৯৩০)। তিনি পরবর্তীতে নাৎসি প্রচারণাধর্মী কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং থার্ড রিখ ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর অভিনেতা হিসেবে তার কর্মজীবন সমাপ্তির দিকে চলে যায়। জ্যানিংস ১৮৮৪ সালের ২৩শে জুলাই সুইজারল্যান্ডের রোরশাখে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা এমিল জানেনৎজ ছিলেন মার্কিন ব্যবসায়ী এবং তার মাতা মার্গারেট (প্রদত্ত নাম: শোয়াব)। তারা দুজনেই জার্মান ছিলেন। জ্যানিংসের জার্মান নাগরিকত্ব ছিল। তিনি যখন খুব ছোট তখন তার পরিবার জার্মান সাম্রাজ্যের লেইপৎসিগে চলে যায় এবং পরে তার পিতার মৃত্যুর পরপর তারা গর্লিৎজে চলে যায়। জ্যানিংস তার সহশিল্পী লুবিশ্চ ও নেগ্রির পদাঙ্ক অনুসরণ করেন হলিউডে আসেন এবং প্যারামাউন্ট পিকচার্সের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে হলিউডে অভিনয় শুরু করেন। তিনি ভিক্টর ফ্লেমিং পরিচালিত দ্য ওয়ে অব অল ফ্লেশ চলচ্চিত্র দিয়ে তার হলিউড অভিনয় জীবন শুরু করেন। ছবিটি বর্তমানে হারানো চলচ্চিত্রের তালিকায় যুক্ত হয়েছে। পরের বছর তিনি ইয়োজেফ ফন স্টার্নবের্গের দ্য লাস্ট কমান্ড (১৯২৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এই দুটি চলচ্চিত্রে কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি এই বিভাগে প্রথম পুরস্কার বিজয়ী। পরবর্তীতে তিনি স্টার্নবের্গের সাথে স্ট্রিট অব সিন (১৯২৮) চলচ্চিত্রে কাজ করেন। ১৯৩০ সালে তিনি মারলেনে ডিট্রিশের বিপরীতে দ্য ব্লু অ্যাঞ্জেল ছবিতে কাজ করেন, যা ইংরেজি ও জার্মান দুই সংস্করণেই নির্মাণ করা হয়। তিনি পরবর্তীতে নাৎসি প্রচারণাধর্মী কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং থার্ড রিখ ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর অভিনেতা হিসেবে তার কর্মজীবন সমাপ্তির দিকে চলে যায়।
এমিল জ্যানিংস কে?
{ "answer_start": [ 95, 95 ], "text": [ "একজন জার্মান অভিনেতা", "একজন জার্মান অভিনেতা" ] }
bn_wiki_2815_03
এমিল জ্যানিংস
এমিল জ্যানিংস নামে পরিচিত থিওডর ফ্রিডরিখ এমিল জানেনৎস (২৩ জুলাই ১৮৮৪ - ২ জানুয়ারি ১৯৫০) ছিলেন একজন জার্মান অভিনেতা। তিনি উনবিংশ শতাব্দীর বিশের দশকে হলিউডে তার কাজের জন্য প্রসিদ্ধ। তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী প্রথম অভিনেতা। এখন পর্যন্ত তিনিই এই বিভাগে পুরস্কার বিজয়ী একমাত্র জার্মান অভিনেতা। জ্যানিংস পরিচালক এফ. ডব্লিউ. মুর্নাউ ও ইয়োজেফ ফন স্টার্নবের্গের সাথে কাজ করে পরিচিতি অর্জন করেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ হল দ্য ওয়ে অব অল ফ্লেশ ও দ্য লাস্ট কমান্ড (১৯২৮) এবং মারলেনে ডিট্রিশের বিপরীতে দ্য ব্লু অ্যাঞ্জেল (১৯৩০)। তিনি পরবর্তীতে নাৎসি প্রচারণাধর্মী কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং থার্ড রিখ ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর অভিনেতা হিসেবে তার কর্মজীবন সমাপ্তির দিকে চলে যায়। জ্যানিংস ১৮৮৪ সালের ২৩শে জুলাই সুইজারল্যান্ডের রোরশাখে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা এমিল জানেনৎজ ছিলেন মার্কিন ব্যবসায়ী এবং তার মাতা মার্গারেট (প্রদত্ত নাম: শোয়াব)। তারা দুজনেই জার্মান ছিলেন। জ্যানিংসের জার্মান নাগরিকত্ব ছিল। তিনি যখন খুব ছোট তখন তার পরিবার জার্মান সাম্রাজ্যের লেইপৎসিগে চলে যায় এবং পরে তার পিতার মৃত্যুর পরপর তারা গর্লিৎজে চলে যায়। জ্যানিংস তার সহশিল্পী লুবিশ্চ ও নেগ্রির পদাঙ্ক অনুসরণ করেন হলিউডে আসেন এবং প্যারামাউন্ট পিকচার্সের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে হলিউডে অভিনয় শুরু করেন। তিনি ভিক্টর ফ্লেমিং পরিচালিত দ্য ওয়ে অব অল ফ্লেশ চলচ্চিত্র দিয়ে তার হলিউড অভিনয় জীবন শুরু করেন। ছবিটি বর্তমানে হারানো চলচ্চিত্রের তালিকায় যুক্ত হয়েছে। পরের বছর তিনি ইয়োজেফ ফন স্টার্নবের্গের দ্য লাস্ট কমান্ড (১৯২৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এই দুটি চলচ্চিত্রে কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি এই বিভাগে প্রথম পুরস্কার বিজয়ী। পরবর্তীতে তিনি স্টার্নবের্গের সাথে স্ট্রিট অব সিন (১৯২৮) চলচ্চিত্রে কাজ করেন। ১৯৩০ সালে তিনি মারলেনে ডিট্রিশের বিপরীতে দ্য ব্লু অ্যাঞ্জেল ছবিতে কাজ করেন, যা ইংরেজি ও জার্মান দুই সংস্করণেই নির্মাণ করা হয়। তিনি পরবর্তীতে নাৎসি প্রচারণাধর্মী কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং থার্ড রিখ ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর অভিনেতা হিসেবে তার কর্মজীবন সমাপ্তির দিকে চলে যায়।
এমিল জ্যানিংস কীভাবে পরিচিতি অর্জন করেন?
{ "answer_start": [ 317, 317 ], "text": [ "জ্যানিংস পরিচালক এফ. ডব্লিউ. মুর্নাউ ও ইয়োজেফ ফন স্টার্নবের্গের সাথে কাজ করে", "জ্যানিংস পরিচালক এফ. ডব্লিউ. মুর্নাউ ও ইয়োজেফ ফন স্টার্নবের্গের সাথে কাজ করে" ] }
bn_wiki_2815_04
এমিল জ্যানিংস
এমিল জ্যানিংস নামে পরিচিত থিওডর ফ্রিডরিখ এমিল জানেনৎস (২৩ জুলাই ১৮৮৪ - ২ জানুয়ারি ১৯৫০) ছিলেন একজন জার্মান অভিনেতা। তিনি উনবিংশ শতাব্দীর বিশের দশকে হলিউডে তার কাজের জন্য প্রসিদ্ধ। তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী প্রথম অভিনেতা। এখন পর্যন্ত তিনিই এই বিভাগে পুরস্কার বিজয়ী একমাত্র জার্মান অভিনেতা। জ্যানিংস পরিচালক এফ. ডব্লিউ. মুর্নাউ ও ইয়োজেফ ফন স্টার্নবের্গের সাথে কাজ করে পরিচিতি অর্জন করেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ হল দ্য ওয়ে অব অল ফ্লেশ ও দ্য লাস্ট কমান্ড (১৯২৮) এবং মারলেনে ডিট্রিশের বিপরীতে দ্য ব্লু অ্যাঞ্জেল (১৯৩০)। তিনি পরবর্তীতে নাৎসি প্রচারণাধর্মী কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং থার্ড রিখ ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর অভিনেতা হিসেবে তার কর্মজীবন সমাপ্তির দিকে চলে যায়। জ্যানিংস ১৮৮৪ সালের ২৩শে জুলাই সুইজারল্যান্ডের রোরশাখে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা এমিল জানেনৎজ ছিলেন মার্কিন ব্যবসায়ী এবং তার মাতা মার্গারেট (প্রদত্ত নাম: শোয়াব)। তারা দুজনেই জার্মান ছিলেন। জ্যানিংসের জার্মান নাগরিকত্ব ছিল। তিনি যখন খুব ছোট তখন তার পরিবার জার্মান সাম্রাজ্যের লেইপৎসিগে চলে যায় এবং পরে তার পিতার মৃত্যুর পরপর তারা গর্লিৎজে চলে যায়। জ্যানিংস তার সহশিল্পী লুবিশ্চ ও নেগ্রির পদাঙ্ক অনুসরণ করেন হলিউডে আসেন এবং প্যারামাউন্ট পিকচার্সের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে হলিউডে অভিনয় শুরু করেন। তিনি ভিক্টর ফ্লেমিং পরিচালিত দ্য ওয়ে অব অল ফ্লেশ চলচ্চিত্র দিয়ে তার হলিউড অভিনয় জীবন শুরু করেন। ছবিটি বর্তমানে হারানো চলচ্চিত্রের তালিকায় যুক্ত হয়েছে। পরের বছর তিনি ইয়োজেফ ফন স্টার্নবের্গের দ্য লাস্ট কমান্ড (১৯২৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এই দুটি চলচ্চিত্রে কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি এই বিভাগে প্রথম পুরস্কার বিজয়ী। পরবর্তীতে তিনি স্টার্নবের্গের সাথে স্ট্রিট অব সিন (১৯২৮) চলচ্চিত্রে কাজ করেন। ১৯৩০ সালে তিনি মারলেনে ডিট্রিশের বিপরীতে দ্য ব্লু অ্যাঞ্জেল ছবিতে কাজ করেন, যা ইংরেজি ও জার্মান দুই সংস্করণেই নির্মাণ করা হয়। তিনি পরবর্তীতে নাৎসি প্রচারণাধর্মী কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং থার্ড রিখ ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর অভিনেতা হিসেবে তার কর্মজীবন সমাপ্তির দিকে চলে যায়।
এমিল জ্যানিংস এর অভিনেতা হিসেবে কর্মজীবন কীভাবে সমাপ্তির দিকে চলে যায়?
{ "answer_start": [ 629, 629 ], "text": [ "থার্ড রিখ ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর", "থার্ড রিখ ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর" ] }
bn_wiki_2815_05
এমিল জ্যানিংস
এমিল জ্যানিংস নামে পরিচিত থিওডর ফ্রিডরিখ এমিল জানেনৎস (২৩ জুলাই ১৮৮৪ - ২ জানুয়ারি ১৯৫০) ছিলেন একজন জার্মান অভিনেতা। তিনি উনবিংশ শতাব্দীর বিশের দশকে হলিউডে তার কাজের জন্য প্রসিদ্ধ। তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী প্রথম অভিনেতা। এখন পর্যন্ত তিনিই এই বিভাগে পুরস্কার বিজয়ী একমাত্র জার্মান অভিনেতা। জ্যানিংস পরিচালক এফ. ডব্লিউ. মুর্নাউ ও ইয়োজেফ ফন স্টার্নবের্গের সাথে কাজ করে পরিচিতি অর্জন করেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ হল দ্য ওয়ে অব অল ফ্লেশ ও দ্য লাস্ট কমান্ড (১৯২৮) এবং মারলেনে ডিট্রিশের বিপরীতে দ্য ব্লু অ্যাঞ্জেল (১৯৩০)। তিনি পরবর্তীতে নাৎসি প্রচারণাধর্মী কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং থার্ড রিখ ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর অভিনেতা হিসেবে তার কর্মজীবন সমাপ্তির দিকে চলে যায়। জ্যানিংস ১৮৮৪ সালের ২৩শে জুলাই সুইজারল্যান্ডের রোরশাখে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা এমিল জানেনৎজ ছিলেন মার্কিন ব্যবসায়ী এবং তার মাতা মার্গারেট (প্রদত্ত নাম: শোয়াব)। তারা দুজনেই জার্মান ছিলেন। জ্যানিংসের জার্মান নাগরিকত্ব ছিল। তিনি যখন খুব ছোট তখন তার পরিবার জার্মান সাম্রাজ্যের লেইপৎসিগে চলে যায় এবং পরে তার পিতার মৃত্যুর পরপর তারা গর্লিৎজে চলে যায়। জ্যানিংস তার সহশিল্পী লুবিশ্চ ও নেগ্রির পদাঙ্ক অনুসরণ করেন হলিউডে আসেন এবং প্যারামাউন্ট পিকচার্সের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে হলিউডে অভিনয় শুরু করেন। তিনি ভিক্টর ফ্লেমিং পরিচালিত দ্য ওয়ে অব অল ফ্লেশ চলচ্চিত্র দিয়ে তার হলিউড অভিনয় জীবন শুরু করেন। ছবিটি বর্তমানে হারানো চলচ্চিত্রের তালিকায় যুক্ত হয়েছে। পরের বছর তিনি ইয়োজেফ ফন স্টার্নবের্গের দ্য লাস্ট কমান্ড (১৯২৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এই দুটি চলচ্চিত্রে কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি এই বিভাগে প্রথম পুরস্কার বিজয়ী। পরবর্তীতে তিনি স্টার্নবের্গের সাথে স্ট্রিট অব সিন (১৯২৮) চলচ্চিত্রে কাজ করেন। ১৯৩০ সালে তিনি মারলেনে ডিট্রিশের বিপরীতে দ্য ব্লু অ্যাঞ্জেল ছবিতে কাজ করেন, যা ইংরেজি ও জার্মান দুই সংস্করণেই নির্মাণ করা হয়। তিনি পরবর্তীতে নাৎসি প্রচারণাধর্মী কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং থার্ড রিখ ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর অভিনেতা হিসেবে তার কর্মজীবন সমাপ্তির দিকে চলে যায়।
এমিল জ্যানিংস এর মৃত্যু কোন শহরে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2030_02
বাউন্ডারি (ক্রিকেট)
ক্রিকেট এ বাউন্ডারি হ'ল খেলার মাঠ এর পরিধি। যখন স্কোরিং শট এর বলটি মাঠের পরিসীমা স্পর্শ করে বা তার বাইরে চলে যায় তখন এই শব্দটির প্রয়োগ করা হয়। বাউন্ডারি হচ্ছে খেলার মাঠের প্রান্ত বা মাঠের প্রান্ত চিহ্নিত করার কোনও বস্তু (প্রায়ই একটি দড়ি হয়)। নিচের-স্তরের ম্যাচে মাঝে মাঝে এক সারি প্লাস্টিকের শঙ্কু ব্যবহার করা হয়। ২০০০ এর দশকের শুরু থেকে পেশাদার ম্যাচের সীমানায় প্রায়ই দড়ি বরাবর স্পনসরদের লোগো বহনকারী প্যাডযুক্ত কুশনের সারি বসানো চালু হয়। যদি খেলার সময় দুর্ঘটনাক্রমে এটি সরে যায় (যেমন কোনও ফিল্ডার দড়ির উপর ঝাঁপ দিয়ে গড়িয়ে বল থামানোর চেষ্টা করলে) তখন সেই বস্তুটি প্রথম যেখানে দাঁড় করানো ছিল বলে মনে করা হয় সেই স্থানটিকে বাউন্ডারি বলে মানা হয়। ক্রিকেট বল যখন সীমানার ভিতরে থাকে তখন তা লাইভ থাকে। যখন বলটি প্রায় বাউন্ডারি স্পর্শ করে, বাউন্ডারির বাইরে চলে যায়, বা কোনও ফিল্ডার যিনি নিজে হয় বাউন্ডারিটি স্পর্শ করেন বা তার বাইরে চলে যান তখন বলটি মৃত হয় এবং ব্যাটিং পক্ষটি সাধারণত বাউন্ডারির ওপরে বল মারার জন্য ৪ বা ৬ রান লাভ করে। সীমানার কাছাকাছি ফিল্ডাররা দৌড়ানোর সময় বা ডাইভিংয়ের সময় বলটিকে সরাসরি তুলে নেওয়ার পরিবর্তে বাধা দিয়ে আটকে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ গতিশীলতার কারণে ধরা বল সহ ফিল্ডার দড়ির বাইরে চলে যেতে পারেন। তারপরে তাঁরা মাঠে ফিরে বলটি তুলে নিয়ে বোলারের কাছে ছুঁড়ে দেন।
কত এর দশকের শুরু থেকে পেশাদার ম্যাচের সীমানায় প্রায়ই দড়ি বরাবর স্পনসরদের লোগো বহনকারী প্যাডযুক্ত কুশনের সারি বসানো চালু হয়?
{ "answer_start": [ 321, 321 ], "text": [ "২০০০", "২০০০" ] }
bn_wiki_2030_05
বাউন্ডারি (ক্রিকেট)
ক্রিকেট এ বাউন্ডারি হ'ল খেলার মাঠ এর পরিধি। যখন স্কোরিং শট এর বলটি মাঠের পরিসীমা স্পর্শ করে বা তার বাইরে চলে যায় তখন এই শব্দটির প্রয়োগ করা হয়। বাউন্ডারি হচ্ছে খেলার মাঠের প্রান্ত বা মাঠের প্রান্ত চিহ্নিত করার কোনও বস্তু (প্রায়ই একটি দড়ি হয়)। নিচের-স্তরের ম্যাচে মাঝে মাঝে এক সারি প্লাস্টিকের শঙ্কু ব্যবহার করা হয়। ২০০০ এর দশকের শুরু থেকে পেশাদার ম্যাচের সীমানায় প্রায়ই দড়ি বরাবর স্পনসরদের লোগো বহনকারী প্যাডযুক্ত কুশনের সারি বসানো চালু হয়। যদি খেলার সময় দুর্ঘটনাক্রমে এটি সরে যায় (যেমন কোনও ফিল্ডার দড়ির উপর ঝাঁপ দিয়ে গড়িয়ে বল থামানোর চেষ্টা করলে) তখন সেই বস্তুটি প্রথম যেখানে দাঁড় করানো ছিল বলে মনে করা হয় সেই স্থানটিকে বাউন্ডারি বলে মানা হয়। ক্রিকেট বল যখন সীমানার ভিতরে থাকে তখন তা লাইভ থাকে। যখন বলটি প্রায় বাউন্ডারি স্পর্শ করে, বাউন্ডারির বাইরে চলে যায়, বা কোনও ফিল্ডার যিনি নিজে হয় বাউন্ডারিটি স্পর্শ করেন বা তার বাইরে চলে যান তখন বলটি মৃত হয় এবং ব্যাটিং পক্ষটি সাধারণত বাউন্ডারির ওপরে বল মারার জন্য ৪ বা ৬ রান লাভ করে। সীমানার কাছাকাছি ফিল্ডাররা দৌড়ানোর সময় বা ডাইভিংয়ের সময় বলটিকে সরাসরি তুলে নেওয়ার পরিবর্তে বাধা দিয়ে আটকে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ গতিশীলতার কারণে ধরা বল সহ ফিল্ডার দড়ির বাইরে চলে যেতে পারেন। তারপরে তাঁরা মাঠে ফিরে বলটি তুলে নিয়ে বোলারের কাছে ছুঁড়ে দেন।
দর্শকসারিতে বল চলে গেলে সেটিকে কত রান হিসাবে ধরা হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1488_01
ইউরোপ
ইউরোপ একটি মহাদেশ যা বৃহত্তর ইউরেশিয়া মহাদেশীয় ভূখণ্ডের পশ্চিমের উপদ্বীপটি নিয়ে গঠিত। সাধারণভাবে ইউরাল ও ককেসাস পর্বতমালা, ইউরাল নদী, কাস্পিয়ান এবং কৃষ্ণ সাগর-এর জলবিভাজিকা এবং কৃষ্ণ ও এজিয়ান সাগর সংযোগকারী জলপথ ইউরোপকে এশিয়া মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে। ইউরোপের উত্তরে উত্তর মহাসাগর, পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্বে কৃষ্ণ সাগর ও সংযুক্ত জলপথ রয়েছে। যদিও ইউরোপের সীমানার ধারণা ধ্রুপদী সভ্যতায় পাওয়া যায়, তা বিধিবহির্ভূত; যেহেতু প্রাথমিকভাবে ভূ-প্রাকৃতিক শব্দ "মহাদেশ"-এ সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক উপাদান অন্তর্ভুক্ত। ইউরোপ ভূপৃষ্ঠের দ্বারা বিশ্বের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম মহাদেশ; ১,০১,৮০,০০০ বর্গকিলোমিটার (৩৯,৩০,০০০ মা২) বা ভূপৃষ্ঠের ২% এবং তার স্থলভাগের ৬.৮% জুড়ে রয়েছে। ইউরোপের প্রায় ৫০টি দেশের মধ্যে, রাশিয়া মহাদেশের মোট আয়তনের ৪০% ভাগ নিয়ে এ পর্যন্ত আয়তন এবং জনসংখ্যা উভয়দিক থেকেই বৃহত্তম, অন্যদিকে ভ্যাটিকান সিটি আয়তনে ক্ষুদ্রতম। ৭৩৯–৭৪৩ মিলিয়ন জনসংখ্যা বা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১১% নিয়ে ইউরোপ এশিয়া এবং আফ্রিকার পর তৃতীয় সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মুদ্রা ইউরো।
ইউরোপের আয়তনে ক্ষুদ্রতম দেশ কোনটি?
{ "answer_start": [ 838, 838 ], "text": [ "ভ্যাটিকান সিটি", "ভ্যাটিকান সিটি" ] }
bn_wiki_1488_02
ইউরোপ
ইউরোপ একটি মহাদেশ যা বৃহত্তর ইউরেশিয়া মহাদেশীয় ভূখণ্ডের পশ্চিমের উপদ্বীপটি নিয়ে গঠিত। সাধারণভাবে ইউরাল ও ককেসাস পর্বতমালা, ইউরাল নদী, কাস্পিয়ান এবং কৃষ্ণ সাগর-এর জলবিভাজিকা এবং কৃষ্ণ ও এজিয়ান সাগর সংযোগকারী জলপথ ইউরোপকে এশিয়া মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে। ইউরোপের উত্তরে উত্তর মহাসাগর, পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্বে কৃষ্ণ সাগর ও সংযুক্ত জলপথ রয়েছে। যদিও ইউরোপের সীমানার ধারণা ধ্রুপদী সভ্যতায় পাওয়া যায়, তা বিধিবহির্ভূত; যেহেতু প্রাথমিকভাবে ভূ-প্রাকৃতিক শব্দ "মহাদেশ"-এ সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক উপাদান অন্তর্ভুক্ত। ইউরোপ ভূপৃষ্ঠের দ্বারা বিশ্বের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম মহাদেশ; ১,০১,৮০,০০০ বর্গকিলোমিটার (৩৯,৩০,০০০ মা২) বা ভূপৃষ্ঠের ২% এবং তার স্থলভাগের ৬.৮% জুড়ে রয়েছে। ইউরোপের প্রায় ৫০টি দেশের মধ্যে, রাশিয়া মহাদেশের মোট আয়তনের ৪০% ভাগ নিয়ে এ পর্যন্ত আয়তন এবং জনসংখ্যা উভয়দিক থেকেই বৃহত্তম, অন্যদিকে ভ্যাটিকান সিটি আয়তনে ক্ষুদ্রতম। ৭৩৯–৭৪৩ মিলিয়ন জনসংখ্যা বা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১১% নিয়ে ইউরোপ এশিয়া এবং আফ্রিকার পর তৃতীয় সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মুদ্রা ইউরো।
ইউরোপের আয়তনে বৃহত্তম দেশ কোনটি?
{ "answer_start": [ 733, 734 ], "text": [ " রাশিয়া", "রাশিয়া" ] }
bn_wiki_1488_03
ইউরোপ
ইউরোপ একটি মহাদেশ যা বৃহত্তর ইউরেশিয়া মহাদেশীয় ভূখণ্ডের পশ্চিমের উপদ্বীপটি নিয়ে গঠিত। সাধারণভাবে ইউরাল ও ককেসাস পর্বতমালা, ইউরাল নদী, কাস্পিয়ান এবং কৃষ্ণ সাগর-এর জলবিভাজিকা এবং কৃষ্ণ ও এজিয়ান সাগর সংযোগকারী জলপথ ইউরোপকে এশিয়া মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে। ইউরোপের উত্তরে উত্তর মহাসাগর, পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্বে কৃষ্ণ সাগর ও সংযুক্ত জলপথ রয়েছে। যদিও ইউরোপের সীমানার ধারণা ধ্রুপদী সভ্যতায় পাওয়া যায়, তা বিধিবহির্ভূত; যেহেতু প্রাথমিকভাবে ভূ-প্রাকৃতিক শব্দ "মহাদেশ"-এ সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক উপাদান অন্তর্ভুক্ত। ইউরোপ ভূপৃষ্ঠের দ্বারা বিশ্বের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম মহাদেশ; ১,০১,৮০,০০০ বর্গকিলোমিটার (৩৯,৩০,০০০ মা২) বা ভূপৃষ্ঠের ২% এবং তার স্থলভাগের ৬.৮% জুড়ে রয়েছে। ইউরোপের প্রায় ৫০টি দেশের মধ্যে, রাশিয়া মহাদেশের মোট আয়তনের ৪০% ভাগ নিয়ে এ পর্যন্ত আয়তন এবং জনসংখ্যা উভয়দিক থেকেই বৃহত্তম, অন্যদিকে ভ্যাটিকান সিটি আয়তনে ক্ষুদ্রতম। ৭৩৯–৭৪৩ মিলিয়ন জনসংখ্যা বা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১১% নিয়ে ইউরোপ এশিয়া এবং আফ্রিকার পর তৃতীয় সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মুদ্রা ইউরো।
ইউরোপ কী?
{ "answer_start": [ 6, 6 ], "text": [ "একটি মহাদেশ", "একটি মহাদেশ" ] }
bn_wiki_1488_04
ইউরোপ
ইউরোপ একটি মহাদেশ যা বৃহত্তর ইউরেশিয়া মহাদেশীয় ভূখণ্ডের পশ্চিমের উপদ্বীপটি নিয়ে গঠিত। সাধারণভাবে ইউরাল ও ককেসাস পর্বতমালা, ইউরাল নদী, কাস্পিয়ান এবং কৃষ্ণ সাগর-এর জলবিভাজিকা এবং কৃষ্ণ ও এজিয়ান সাগর সংযোগকারী জলপথ ইউরোপকে এশিয়া মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে। ইউরোপের উত্তরে উত্তর মহাসাগর, পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্বে কৃষ্ণ সাগর ও সংযুক্ত জলপথ রয়েছে। যদিও ইউরোপের সীমানার ধারণা ধ্রুপদী সভ্যতায় পাওয়া যায়, তা বিধিবহির্ভূত; যেহেতু প্রাথমিকভাবে ভূ-প্রাকৃতিক শব্দ "মহাদেশ"-এ সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক উপাদান অন্তর্ভুক্ত। ইউরোপ ভূপৃষ্ঠের দ্বারা বিশ্বের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম মহাদেশ; ১,০১,৮০,০০০ বর্গকিলোমিটার (৩৯,৩০,০০০ মা২) বা ভূপৃষ্ঠের ২% এবং তার স্থলভাগের ৬.৮% জুড়ে রয়েছে। ইউরোপের প্রায় ৫০টি দেশের মধ্যে, রাশিয়া মহাদেশের মোট আয়তনের ৪০% ভাগ নিয়ে এ পর্যন্ত আয়তন এবং জনসংখ্যা উভয়দিক থেকেই বৃহত্তম, অন্যদিকে ভ্যাটিকান সিটি আয়তনে ক্ষুদ্রতম। ৭৩৯–৭৪৩ মিলিয়ন জনসংখ্যা বা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১১% নিয়ে ইউরোপ এশিয়া এবং আফ্রিকার পর তৃতীয় সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মুদ্রা ইউরো।
ইউরোপের উত্তরে কী রয়েছে?
{ "answer_start": [ 271, 271 ], "text": [ "উত্তর মহাসাগর", "উত্তর মহাসাগর" ] }
bn_wiki_1488_05
ইউরোপ
ইউরোপ একটি মহাদেশ যা বৃহত্তর ইউরেশিয়া মহাদেশীয় ভূখণ্ডের পশ্চিমের উপদ্বীপটি নিয়ে গঠিত। সাধারণভাবে ইউরাল ও ককেসাস পর্বতমালা, ইউরাল নদী, কাস্পিয়ান এবং কৃষ্ণ সাগর-এর জলবিভাজিকা এবং কৃষ্ণ ও এজিয়ান সাগর সংযোগকারী জলপথ ইউরোপকে এশিয়া মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে। ইউরোপের উত্তরে উত্তর মহাসাগর, পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্বে কৃষ্ণ সাগর ও সংযুক্ত জলপথ রয়েছে। যদিও ইউরোপের সীমানার ধারণা ধ্রুপদী সভ্যতায় পাওয়া যায়, তা বিধিবহির্ভূত; যেহেতু প্রাথমিকভাবে ভূ-প্রাকৃতিক শব্দ "মহাদেশ"-এ সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক উপাদান অন্তর্ভুক্ত। ইউরোপ ভূপৃষ্ঠের দ্বারা বিশ্বের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম মহাদেশ; ১,০১,৮০,০০০ বর্গকিলোমিটার (৩৯,৩০,০০০ মা২) বা ভূপৃষ্ঠের ২% এবং তার স্থলভাগের ৬.৮% জুড়ে রয়েছে। ইউরোপের প্রায় ৫০টি দেশের মধ্যে, রাশিয়া মহাদেশের মোট আয়তনের ৪০% ভাগ নিয়ে এ পর্যন্ত আয়তন এবং জনসংখ্যা উভয়দিক থেকেই বৃহত্তম, অন্যদিকে ভ্যাটিকান সিটি আয়তনে ক্ষুদ্রতম। ৭৩৯–৭৪৩ মিলিয়ন জনসংখ্যা বা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১১% নিয়ে ইউরোপ এশিয়া এবং আফ্রিকার পর তৃতীয় সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মুদ্রা ইউরো।
ইউরোপের পূর্বে কী রয়েছে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0539_01
বৈদ্যুতিক যন্ত্র
এসি জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এসি জেনারেটরের আর্মেচার সার্কিটে স্থানান্তরিত ক্ষমতার তুলনায়, তড়িতচুম্বক সার্কিটে স্থানান্তরিত ক্ষমতা অনেক কম হওয়ায়, প্রায় সবসময়ই তড়িতচুম্বক তারকুন্ডলী রোটরের উপর এবং আর্মেচার তারকুন্ডলী স্টেটরের উপর থাকে। এসি জেনারেটরকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। ইন্ডাকশন জেনারেটরে, স্টেটরের চৌম্বক ফ্লাক্সের কারণে রোটরে তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয়। অতঃপর প্রাইম মুভার ইঞ্জিন সিনক্রোনাস গতির চেয়ে অধিক গতিতে রোটরকে চালিত করে, যার ফলে বিরোধী রোটর ফ্লাক্স সৃষ্টি হয় যা স্টেটরের তারকুন্ডলীতে ছেদ করে, ফলে স্টেটর তারকুন্ডলীতে সক্রিয় তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয় এবং এভাবেই বৈদ্যুতিক গ্রিডে পুনরায় শক্তি প্রেরণ করা হয়। যেহেতু ইন্ডাকশন জেনারেটর একটি আন্তঃসংযুক্ত সিস্টেম থেকে রিয়েক্টিভ পাওয়ার টেনে নেয় অতএব এটি শক্তির কোনো বিচ্ছিন্ন উৎস হতে পারে না। সিনক্রোনাস জেনারেটরে (অল্টারনেটর) একটি পৃথক ডিসি কারেন্ট উৎস দ্বারা চৌম্বকক্ষেত্রের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ডিসি জেনারেটর হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা যান্ত্রিক শক্তিকে ডাইরেক্ট কারেন্ট বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। সাধারণত ডিসি জেনারেটরে স্প্লিট রিং সহ কম্যুটেটর থাকে যেন দিক পরিবর্তী কারেন্টের পরিবর্তে ডিসি কারেন্ট উৎপন্ন হয়। বৈদ্যুতিক মোটর বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এটি বৈদ্যুতিক জেনারেটরের বিপরীত প্রক্রিয়ায় কাজ করে, বেশিরভাগ বৈদ্যুতিক মোটর ঘূর্ণন শক্তি উৎপন্ন করার জন্য চৌম্বকক্ষেত্র এবং তড়িতবাহী পরিবাহীর পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে চালিত হয়। মোটর ও জেনারেটরের মধ্যে অনেক রকম মিল রয়েছে এবং অনেক ধরনের বৈদ্যুতিক মোটর, জেনারেটর হিসেবেও চালানো যায়, একইভাবে উল্টোটিও সত্য। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফ্যান, ব্লোয়ার ও পাম্প, মেশিন সরঞ্জাম, গৃহস্থালি সরঞ্জাম, বিদ্যুৎ সরঞ্জাম এবং ডিস্ক ড্রাইভের মত বিভিন্ন রকম ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক মোটরের ব্যবহার রয়েছে। বৈদ্যুতিক মোটরকে ডিসি কারেন্ট বা এসি কারেন্ট, যেকোনোটা দ্বারাই চালনা করা যেতে পারে, একারণেই মোটর প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকেঃ এসি মোটর এবং ডিসি মোটর। এসি মোটর দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এটি সাধারণত দুটি প্রাথমিক অংশ নিয়ে গঠিত, প্রথমটি হচ্ছে একটি স্থির স্টেটর যেটি মোটরের বাইরের দিকে থাকে এবং এর কয়েল্গুলোতে দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় যার ফলে একটি ঘূর্ণনশীল চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয়, অপরটি হচ্ছে মোটরের অভ্যন্তরীন রোটর যেটি শ্যাফট-এর সাথে যুক্ত থাকে এবং এতে ঘূর্ণনশীল চৌম্বকক্ষেত্রের সাহায্য টর্ক প্রযুক্ত হয়। রোটরের ধরনের উপর ভিত্তি করে এসি মোটরকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। ইন্ডাকশন (অ্যাসিনক্রোনাস) মোটর, এক্ষত্রে একটি আবিষ্ট তড়িৎ প্রবাহের ফলে রোটরে চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এই আবিষ্ট তড়িৎ প্রবাহ সরবরাহ করার জন্য স্টেটরের চৌম্বকক্ষেত্রের তুলনায় রোটরকে কিছুটা ধীর (অথবা দ্রুত) গতিতে ঘুরতে হয়। মোটামুটি তিন ধরনের ইনডাকশন-মোটর রোটর আছে যেগুলো হলো স্কুইরেল-কেজ রোটর, উওন্ড রোটর এবং সলিড কোর রোটর। সিনক্রোনাস মোটর, এটি তড়িৎ আবেশের উপর নির্ভরশীল নয় যার ফলে সরবরাহকৃত কম্পাঙ্কের সমান অথবা এর উপগুণিতকে মোটরটি ঘুরতে পারে। স্লিপ রিং (এক্সাইটার) এর মধ্য দিয়ে ডিসি কারেন্ট সরবরাহ করে কিংবা একটি স্থায়ী চুম্বক দ্বারা রোটরে চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি করা হয়।
ইন্ডাকশন জেনারেটরে কিসের কারণে রোটরে তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয়?
{ "answer_start": [ 357, 357 ], "text": [ "স্টেটরের চৌম্বক ফ্লাক্সের কারণে ", "স্টেটরের চৌম্বক ফ্লাক্সের কারণে" ] }
bn_wiki_0539_02
বৈদ্যুতিক যন্ত্র
এসি জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এসি জেনারেটরের আর্মেচার সার্কিটে স্থানান্তরিত ক্ষমতার তুলনায়, তড়িতচুম্বক সার্কিটে স্থানান্তরিত ক্ষমতা অনেক কম হওয়ায়, প্রায় সবসময়ই তড়িতচুম্বক তারকুন্ডলী রোটরের উপর এবং আর্মেচার তারকুন্ডলী স্টেটরের উপর থাকে। এসি জেনারেটরকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। ইন্ডাকশন জেনারেটরে, স্টেটরের চৌম্বক ফ্লাক্সের কারণে রোটরে তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয়। অতঃপর প্রাইম মুভার ইঞ্জিন সিনক্রোনাস গতির চেয়ে অধিক গতিতে রোটরকে চালিত করে, যার ফলে বিরোধী রোটর ফ্লাক্স সৃষ্টি হয় যা স্টেটরের তারকুন্ডলীতে ছেদ করে, ফলে স্টেটর তারকুন্ডলীতে সক্রিয় তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয় এবং এভাবেই বৈদ্যুতিক গ্রিডে পুনরায় শক্তি প্রেরণ করা হয়। যেহেতু ইন্ডাকশন জেনারেটর একটি আন্তঃসংযুক্ত সিস্টেম থেকে রিয়েক্টিভ পাওয়ার টেনে নেয় অতএব এটি শক্তির কোনো বিচ্ছিন্ন উৎস হতে পারে না। সিনক্রোনাস জেনারেটরে (অল্টারনেটর) একটি পৃথক ডিসি কারেন্ট উৎস দ্বারা চৌম্বকক্ষেত্রের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ডিসি জেনারেটর হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা যান্ত্রিক শক্তিকে ডাইরেক্ট কারেন্ট বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। সাধারণত ডিসি জেনারেটরে স্প্লিট রিং সহ কম্যুটেটর থাকে যেন দিক পরিবর্তী কারেন্টের পরিবর্তে ডিসি কারেন্ট উৎপন্ন হয়। বৈদ্যুতিক মোটর বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এটি বৈদ্যুতিক জেনারেটরের বিপরীত প্রক্রিয়ায় কাজ করে, বেশিরভাগ বৈদ্যুতিক মোটর ঘূর্ণন শক্তি উৎপন্ন করার জন্য চৌম্বকক্ষেত্র এবং তড়িতবাহী পরিবাহীর পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে চালিত হয়। মোটর ও জেনারেটরের মধ্যে অনেক রকম মিল রয়েছে এবং অনেক ধরনের বৈদ্যুতিক মোটর, জেনারেটর হিসেবেও চালানো যায়, একইভাবে উল্টোটিও সত্য। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফ্যান, ব্লোয়ার ও পাম্প, মেশিন সরঞ্জাম, গৃহস্থালি সরঞ্জাম, বিদ্যুৎ সরঞ্জাম এবং ডিস্ক ড্রাইভের মত বিভিন্ন রকম ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক মোটরের ব্যবহার রয়েছে। বৈদ্যুতিক মোটরকে ডিসি কারেন্ট বা এসি কারেন্ট, যেকোনোটা দ্বারাই চালনা করা যেতে পারে, একারণেই মোটর প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকেঃ এসি মোটর এবং ডিসি মোটর। এসি মোটর দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এটি সাধারণত দুটি প্রাথমিক অংশ নিয়ে গঠিত, প্রথমটি হচ্ছে একটি স্থির স্টেটর যেটি মোটরের বাইরের দিকে থাকে এবং এর কয়েল্গুলোতে দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় যার ফলে একটি ঘূর্ণনশীল চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয়, অপরটি হচ্ছে মোটরের অভ্যন্তরীন রোটর যেটি শ্যাফট-এর সাথে যুক্ত থাকে এবং এতে ঘূর্ণনশীল চৌম্বকক্ষেত্রের সাহায্য টর্ক প্রযুক্ত হয়। রোটরের ধরনের উপর ভিত্তি করে এসি মোটরকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। ইন্ডাকশন (অ্যাসিনক্রোনাস) মোটর, এক্ষত্রে একটি আবিষ্ট তড়িৎ প্রবাহের ফলে রোটরে চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এই আবিষ্ট তড়িৎ প্রবাহ সরবরাহ করার জন্য স্টেটরের চৌম্বকক্ষেত্রের তুলনায় রোটরকে কিছুটা ধীর (অথবা দ্রুত) গতিতে ঘুরতে হয়। মোটামুটি তিন ধরনের ইনডাকশন-মোটর রোটর আছে যেগুলো হলো স্কুইরেল-কেজ রোটর, উওন্ড রোটর এবং সলিড কোর রোটর। সিনক্রোনাস মোটর, এটি তড়িৎ আবেশের উপর নির্ভরশীল নয় যার ফলে সরবরাহকৃত কম্পাঙ্কের সমান অথবা এর উপগুণিতকে মোটরটি ঘুরতে পারে। স্লিপ রিং (এক্সাইটার) এর মধ্য দিয়ে ডিসি কারেন্ট সরবরাহ করে কিংবা একটি স্থায়ী চুম্বক দ্বারা রোটরে চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি করা হয়।
কোন ইঞ্জিন সিনক্রোনাস গতির চেয়ে অধিক গতিতে রোটরকে চালিত করে?
{ "answer_start": [ 426, 426 ], "text": [ "প্রাইম মুভার ইঞ্জিন", "প্রাইম মুভার ইঞ্জিন" ] }
bn_wiki_0539_03
বৈদ্যুতিক যন্ত্র
এসি জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এসি জেনারেটরের আর্মেচার সার্কিটে স্থানান্তরিত ক্ষমতার তুলনায়, তড়িতচুম্বক সার্কিটে স্থানান্তরিত ক্ষমতা অনেক কম হওয়ায়, প্রায় সবসময়ই তড়িতচুম্বক তারকুন্ডলী রোটরের উপর এবং আর্মেচার তারকুন্ডলী স্টেটরের উপর থাকে। এসি জেনারেটরকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। ইন্ডাকশন জেনারেটরে, স্টেটরের চৌম্বক ফ্লাক্সের কারণে রোটরে তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয়। অতঃপর প্রাইম মুভার ইঞ্জিন সিনক্রোনাস গতির চেয়ে অধিক গতিতে রোটরকে চালিত করে, যার ফলে বিরোধী রোটর ফ্লাক্স সৃষ্টি হয় যা স্টেটরের তারকুন্ডলীতে ছেদ করে, ফলে স্টেটর তারকুন্ডলীতে সক্রিয় তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয় এবং এভাবেই বৈদ্যুতিক গ্রিডে পুনরায় শক্তি প্রেরণ করা হয়। যেহেতু ইন্ডাকশন জেনারেটর একটি আন্তঃসংযুক্ত সিস্টেম থেকে রিয়েক্টিভ পাওয়ার টেনে নেয় অতএব এটি শক্তির কোনো বিচ্ছিন্ন উৎস হতে পারে না। সিনক্রোনাস জেনারেটরে (অল্টারনেটর) একটি পৃথক ডিসি কারেন্ট উৎস দ্বারা চৌম্বকক্ষেত্রের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ডিসি জেনারেটর হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা যান্ত্রিক শক্তিকে ডাইরেক্ট কারেন্ট বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। সাধারণত ডিসি জেনারেটরে স্প্লিট রিং সহ কম্যুটেটর থাকে যেন দিক পরিবর্তী কারেন্টের পরিবর্তে ডিসি কারেন্ট উৎপন্ন হয়। বৈদ্যুতিক মোটর বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এটি বৈদ্যুতিক জেনারেটরের বিপরীত প্রক্রিয়ায় কাজ করে, বেশিরভাগ বৈদ্যুতিক মোটর ঘূর্ণন শক্তি উৎপন্ন করার জন্য চৌম্বকক্ষেত্র এবং তড়িতবাহী পরিবাহীর পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে চালিত হয়। মোটর ও জেনারেটরের মধ্যে অনেক রকম মিল রয়েছে এবং অনেক ধরনের বৈদ্যুতিক মোটর, জেনারেটর হিসেবেও চালানো যায়, একইভাবে উল্টোটিও সত্য। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফ্যান, ব্লোয়ার ও পাম্প, মেশিন সরঞ্জাম, গৃহস্থালি সরঞ্জাম, বিদ্যুৎ সরঞ্জাম এবং ডিস্ক ড্রাইভের মত বিভিন্ন রকম ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক মোটরের ব্যবহার রয়েছে। বৈদ্যুতিক মোটরকে ডিসি কারেন্ট বা এসি কারেন্ট, যেকোনোটা দ্বারাই চালনা করা যেতে পারে, একারণেই মোটর প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকেঃ এসি মোটর এবং ডিসি মোটর। এসি মোটর দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এটি সাধারণত দুটি প্রাথমিক অংশ নিয়ে গঠিত, প্রথমটি হচ্ছে একটি স্থির স্টেটর যেটি মোটরের বাইরের দিকে থাকে এবং এর কয়েল্গুলোতে দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় যার ফলে একটি ঘূর্ণনশীল চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয়, অপরটি হচ্ছে মোটরের অভ্যন্তরীন রোটর যেটি শ্যাফট-এর সাথে যুক্ত থাকে এবং এতে ঘূর্ণনশীল চৌম্বকক্ষেত্রের সাহায্য টর্ক প্রযুক্ত হয়। রোটরের ধরনের উপর ভিত্তি করে এসি মোটরকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। ইন্ডাকশন (অ্যাসিনক্রোনাস) মোটর, এক্ষত্রে একটি আবিষ্ট তড়িৎ প্রবাহের ফলে রোটরে চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এই আবিষ্ট তড়িৎ প্রবাহ সরবরাহ করার জন্য স্টেটরের চৌম্বকক্ষেত্রের তুলনায় রোটরকে কিছুটা ধীর (অথবা দ্রুত) গতিতে ঘুরতে হয়। মোটামুটি তিন ধরনের ইনডাকশন-মোটর রোটর আছে যেগুলো হলো স্কুইরেল-কেজ রোটর, উওন্ড রোটর এবং সলিড কোর রোটর। সিনক্রোনাস মোটর, এটি তড়িৎ আবেশের উপর নির্ভরশীল নয় যার ফলে সরবরাহকৃত কম্পাঙ্কের সমান অথবা এর উপগুণিতকে মোটরটি ঘুরতে পারে। স্লিপ রিং (এক্সাইটার) এর মধ্য দিয়ে ডিসি কারেন্ট সরবরাহ করে কিংবা একটি স্থায়ী চুম্বক দ্বারা রোটরে চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি করা হয়।
দিক পরিবর্তী কারেন্টের পরিবর্তে ডিসি কারেন্ট উৎপন্ন হওয়ার জন্য ডিসি জেনারেটরে কোন যন্ত্রাংশ থাকে?
{ "answer_start": [ 1061, 1061 ], "text": [ "স্প্লিট রিং সহ কম্যুটেটর", "স্প্লিট রিং সহ কম্যুটেটর" ] }
bn_wiki_0539_04
বৈদ্যুতিক যন্ত্র
এসি জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এসি জেনারেটরের আর্মেচার সার্কিটে স্থানান্তরিত ক্ষমতার তুলনায়, তড়িতচুম্বক সার্কিটে স্থানান্তরিত ক্ষমতা অনেক কম হওয়ায়, প্রায় সবসময়ই তড়িতচুম্বক তারকুন্ডলী রোটরের উপর এবং আর্মেচার তারকুন্ডলী স্টেটরের উপর থাকে। এসি জেনারেটরকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। ইন্ডাকশন জেনারেটরে, স্টেটরের চৌম্বক ফ্লাক্সের কারণে রোটরে তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয়। অতঃপর প্রাইম মুভার ইঞ্জিন সিনক্রোনাস গতির চেয়ে অধিক গতিতে রোটরকে চালিত করে, যার ফলে বিরোধী রোটর ফ্লাক্স সৃষ্টি হয় যা স্টেটরের তারকুন্ডলীতে ছেদ করে, ফলে স্টেটর তারকুন্ডলীতে সক্রিয় তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয় এবং এভাবেই বৈদ্যুতিক গ্রিডে পুনরায় শক্তি প্রেরণ করা হয়। যেহেতু ইন্ডাকশন জেনারেটর একটি আন্তঃসংযুক্ত সিস্টেম থেকে রিয়েক্টিভ পাওয়ার টেনে নেয় অতএব এটি শক্তির কোনো বিচ্ছিন্ন উৎস হতে পারে না। সিনক্রোনাস জেনারেটরে (অল্টারনেটর) একটি পৃথক ডিসি কারেন্ট উৎস দ্বারা চৌম্বকক্ষেত্রের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ডিসি জেনারেটর হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা যান্ত্রিক শক্তিকে ডাইরেক্ট কারেন্ট বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। সাধারণত ডিসি জেনারেটরে স্প্লিট রিং সহ কম্যুটেটর থাকে যেন দিক পরিবর্তী কারেন্টের পরিবর্তে ডিসি কারেন্ট উৎপন্ন হয়। বৈদ্যুতিক মোটর বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এটি বৈদ্যুতিক জেনারেটরের বিপরীত প্রক্রিয়ায় কাজ করে, বেশিরভাগ বৈদ্যুতিক মোটর ঘূর্ণন শক্তি উৎপন্ন করার জন্য চৌম্বকক্ষেত্র এবং তড়িতবাহী পরিবাহীর পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে চালিত হয়। মোটর ও জেনারেটরের মধ্যে অনেক রকম মিল রয়েছে এবং অনেক ধরনের বৈদ্যুতিক মোটর, জেনারেটর হিসেবেও চালানো যায়, একইভাবে উল্টোটিও সত্য। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফ্যান, ব্লোয়ার ও পাম্প, মেশিন সরঞ্জাম, গৃহস্থালি সরঞ্জাম, বিদ্যুৎ সরঞ্জাম এবং ডিস্ক ড্রাইভের মত বিভিন্ন রকম ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক মোটরের ব্যবহার রয়েছে। বৈদ্যুতিক মোটরকে ডিসি কারেন্ট বা এসি কারেন্ট, যেকোনোটা দ্বারাই চালনা করা যেতে পারে, একারণেই মোটর প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকেঃ এসি মোটর এবং ডিসি মোটর। এসি মোটর দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এটি সাধারণত দুটি প্রাথমিক অংশ নিয়ে গঠিত, প্রথমটি হচ্ছে একটি স্থির স্টেটর যেটি মোটরের বাইরের দিকে থাকে এবং এর কয়েল্গুলোতে দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় যার ফলে একটি ঘূর্ণনশীল চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয়, অপরটি হচ্ছে মোটরের অভ্যন্তরীন রোটর যেটি শ্যাফট-এর সাথে যুক্ত থাকে এবং এতে ঘূর্ণনশীল চৌম্বকক্ষেত্রের সাহায্য টর্ক প্রযুক্ত হয়। রোটরের ধরনের উপর ভিত্তি করে এসি মোটরকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। ইন্ডাকশন (অ্যাসিনক্রোনাস) মোটর, এক্ষত্রে একটি আবিষ্ট তড়িৎ প্রবাহের ফলে রোটরে চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এই আবিষ্ট তড়িৎ প্রবাহ সরবরাহ করার জন্য স্টেটরের চৌম্বকক্ষেত্রের তুলনায় রোটরকে কিছুটা ধীর (অথবা দ্রুত) গতিতে ঘুরতে হয়। মোটামুটি তিন ধরনের ইনডাকশন-মোটর রোটর আছে যেগুলো হলো স্কুইরেল-কেজ রোটর, উওন্ড রোটর এবং সলিড কোর রোটর। সিনক্রোনাস মোটর, এটি তড়িৎ আবেশের উপর নির্ভরশীল নয় যার ফলে সরবরাহকৃত কম্পাঙ্কের সমান অথবা এর উপগুণিতকে মোটরটি ঘুরতে পারে। স্লিপ রিং (এক্সাইটার) এর মধ্য দিয়ে ডিসি কারেন্ট সরবরাহ করে কিংবা একটি স্থায়ী চুম্বক দ্বারা রোটরে চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি করা হয়।
বৈদ্যুতিক মোটর প্রধানত কয় ধরনের হয়ে থাকে ও কি কি?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0539_05
বৈদ্যুতিক যন্ত্র
এসি জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এসি জেনারেটরের আর্মেচার সার্কিটে স্থানান্তরিত ক্ষমতার তুলনায়, তড়িতচুম্বক সার্কিটে স্থানান্তরিত ক্ষমতা অনেক কম হওয়ায়, প্রায় সবসময়ই তড়িতচুম্বক তারকুন্ডলী রোটরের উপর এবং আর্মেচার তারকুন্ডলী স্টেটরের উপর থাকে। এসি জেনারেটরকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। ইন্ডাকশন জেনারেটরে, স্টেটরের চৌম্বক ফ্লাক্সের কারণে রোটরে তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয়। অতঃপর প্রাইম মুভার ইঞ্জিন সিনক্রোনাস গতির চেয়ে অধিক গতিতে রোটরকে চালিত করে, যার ফলে বিরোধী রোটর ফ্লাক্স সৃষ্টি হয় যা স্টেটরের তারকুন্ডলীতে ছেদ করে, ফলে স্টেটর তারকুন্ডলীতে সক্রিয় তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হয় এবং এভাবেই বৈদ্যুতিক গ্রিডে পুনরায় শক্তি প্রেরণ করা হয়। যেহেতু ইন্ডাকশন জেনারেটর একটি আন্তঃসংযুক্ত সিস্টেম থেকে রিয়েক্টিভ পাওয়ার টেনে নেয় অতএব এটি শক্তির কোনো বিচ্ছিন্ন উৎস হতে পারে না। সিনক্রোনাস জেনারেটরে (অল্টারনেটর) একটি পৃথক ডিসি কারেন্ট উৎস দ্বারা চৌম্বকক্ষেত্রের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ডিসি জেনারেটর হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা যান্ত্রিক শক্তিকে ডাইরেক্ট কারেন্ট বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। সাধারণত ডিসি জেনারেটরে স্প্লিট রিং সহ কম্যুটেটর থাকে যেন দিক পরিবর্তী কারেন্টের পরিবর্তে ডিসি কারেন্ট উৎপন্ন হয়। বৈদ্যুতিক মোটর বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এটি বৈদ্যুতিক জেনারেটরের বিপরীত প্রক্রিয়ায় কাজ করে, বেশিরভাগ বৈদ্যুতিক মোটর ঘূর্ণন শক্তি উৎপন্ন করার জন্য চৌম্বকক্ষেত্র এবং তড়িতবাহী পরিবাহীর পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে চালিত হয়। মোটর ও জেনারেটরের মধ্যে অনেক রকম মিল রয়েছে এবং অনেক ধরনের বৈদ্যুতিক মোটর, জেনারেটর হিসেবেও চালানো যায়, একইভাবে উল্টোটিও সত্য। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফ্যান, ব্লোয়ার ও পাম্প, মেশিন সরঞ্জাম, গৃহস্থালি সরঞ্জাম, বিদ্যুৎ সরঞ্জাম এবং ডিস্ক ড্রাইভের মত বিভিন্ন রকম ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক মোটরের ব্যবহার রয়েছে। বৈদ্যুতিক মোটরকে ডিসি কারেন্ট বা এসি কারেন্ট, যেকোনোটা দ্বারাই চালনা করা যেতে পারে, একারণেই মোটর প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকেঃ এসি মোটর এবং ডিসি মোটর। এসি মোটর দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। এটি সাধারণত দুটি প্রাথমিক অংশ নিয়ে গঠিত, প্রথমটি হচ্ছে একটি স্থির স্টেটর যেটি মোটরের বাইরের দিকে থাকে এবং এর কয়েল্গুলোতে দিক পরিবর্তী বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় যার ফলে একটি ঘূর্ণনশীল চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয়, অপরটি হচ্ছে মোটরের অভ্যন্তরীন রোটর যেটি শ্যাফট-এর সাথে যুক্ত থাকে এবং এতে ঘূর্ণনশীল চৌম্বকক্ষেত্রের সাহায্য টর্ক প্রযুক্ত হয়। রোটরের ধরনের উপর ভিত্তি করে এসি মোটরকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। ইন্ডাকশন (অ্যাসিনক্রোনাস) মোটর, এক্ষত্রে একটি আবিষ্ট তড়িৎ প্রবাহের ফলে রোটরে চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এই আবিষ্ট তড়িৎ প্রবাহ সরবরাহ করার জন্য স্টেটরের চৌম্বকক্ষেত্রের তুলনায় রোটরকে কিছুটা ধীর (অথবা দ্রুত) গতিতে ঘুরতে হয়। মোটামুটি তিন ধরনের ইনডাকশন-মোটর রোটর আছে যেগুলো হলো স্কুইরেল-কেজ রোটর, উওন্ড রোটর এবং সলিড কোর রোটর। সিনক্রোনাস মোটর, এটি তড়িৎ আবেশের উপর নির্ভরশীল নয় যার ফলে সরবরাহকৃত কম্পাঙ্কের সমান অথবা এর উপগুণিতকে মোটরটি ঘুরতে পারে। স্লিপ রিং (এক্সাইটার) এর মধ্য দিয়ে ডিসি কারেন্ট সরবরাহ করে কিংবা একটি স্থায়ী চুম্বক দ্বারা রোটরে চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি করা হয়।
একটি বৈদ্যুতিক মোটরের ঘূর্ণায়মান অংশের নাম কি?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0778_01
লিব্রাঅফিস
লিব্রাঅফিস দ্য ডকুমেন্ট ফাউন্ডেশন কর্তৃক উন্নয়ন করা একটি ফ্রি ও উন্মুক্ত অফিস স্যুট। এটা ওপেনঅফিসের একটি ফোর্ক হিসাবে ২০১০ সালে উন্মুক্ত করা হয়, যেটা স্টারঅফিসের একটি মুক্ত সোর্স সংস্করণ ছিলো। লিব্রাঅফিস স্যুটে ওয়ার্ড প্রসেসিং, স্প্রেডশিট তৈরি ও সম্পাদনা, স্লাইড শো, নকশা এবং অঙ্কন, ডাটাবেস নিয়ে কাজ করা, এবং গাণিতিক সূত্র লিখার জন্যে প্রোগ্রাম রয়েছে। লিব্রাঅফিস ১১৫টি ভাষার জন্যে উপযোগী। লিব্রাঅফিস ডকুমেন্ট সংরক্ষণের জন্যে আইএসও অথবা আইইসি স্ট্যান্ডার্ড ওপেন ডকুমেন্ট ফাইল বিন্যাস এর সব এপ্লিকেশনের বিদ্যমান ফাইল বিন্যাস হিসাবে ব্যবহার করে। একগুচ্ছ ইম্পোর্ট/এক্সপোর্ট ফিল্টার ব্যবহার করে লিব্রাঅফিস মাইক্রোসফট অফিসসহ অন্যান্য প্রধান অফিস স্যুটের ফাইল বিন্যাসও সাপোর্ট করে। লিনাক্স, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ম্যাক ওএস, অ্যান্ড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম) অনলাইন অফিস স্যুট হিসাবে বিভিন্ন কম্পিউটার প্ল্যাটফরমে লিব্রাঅফিস সহজলভ্য। অনেক জনপ্রিয় লিনাক্স ডিস্ট্রোরও এটি ডিফল্ট অফিস স্যুট। এটা সবচেয়ে সক্রিয়ভাবে উন্নয়ন করা ফ্রি ও ওপেন সোর্স অফিস স্যুট। প্রকল্পটি বেটা হিসাবে সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১০-এ ঘোষিত হয়েছে। জানুয়ারি ২০১১(প্রথম স্থিতিশীল মুক্তি) এবং অক্টোবর ২০১১ এর মধ্যে লিব্রাঅফিস ৭৫ লক্ষবার নামানো হয়েছে।
লিব্রাঅফিস কী?
{ "answer_start": [ 11, 11 ], "text": [ "দ্য ডকুমেন্ট ফাউন্ডেশন কর্তৃক উন্নয়ন করা একটি ফ্রি ও উন্মুক্ত অফিস স্যুট", "দ্য ডকুমেন্ট ফাউন্ডেশন কর্তৃক উন্নয়ন করা একটি ফ্রি ও উন্মুক্ত অফিস স্যুট" ] }
bn_wiki_0778_03
লিব্রাঅফিস
লিব্রাঅফিস দ্য ডকুমেন্ট ফাউন্ডেশন কর্তৃক উন্নয়ন করা একটি ফ্রি ও উন্মুক্ত অফিস স্যুট। এটা ওপেনঅফিসের একটি ফোর্ক হিসাবে ২০১০ সালে উন্মুক্ত করা হয়, যেটা স্টারঅফিসের একটি মুক্ত সোর্স সংস্করণ ছিলো। লিব্রাঅফিস স্যুটে ওয়ার্ড প্রসেসিং, স্প্রেডশিট তৈরি ও সম্পাদনা, স্লাইড শো, নকশা এবং অঙ্কন, ডাটাবেস নিয়ে কাজ করা, এবং গাণিতিক সূত্র লিখার জন্যে প্রোগ্রাম রয়েছে। লিব্রাঅফিস ১১৫টি ভাষার জন্যে উপযোগী। লিব্রাঅফিস ডকুমেন্ট সংরক্ষণের জন্যে আইএসও অথবা আইইসি স্ট্যান্ডার্ড ওপেন ডকুমেন্ট ফাইল বিন্যাস এর সব এপ্লিকেশনের বিদ্যমান ফাইল বিন্যাস হিসাবে ব্যবহার করে। একগুচ্ছ ইম্পোর্ট/এক্সপোর্ট ফিল্টার ব্যবহার করে লিব্রাঅফিস মাইক্রোসফট অফিসসহ অন্যান্য প্রধান অফিস স্যুটের ফাইল বিন্যাসও সাপোর্ট করে। লিনাক্স, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ম্যাক ওএস, অ্যান্ড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম) অনলাইন অফিস স্যুট হিসাবে বিভিন্ন কম্পিউটার প্ল্যাটফরমে লিব্রাঅফিস সহজলভ্য। অনেক জনপ্রিয় লিনাক্স ডিস্ট্রোরও এটি ডিফল্ট অফিস স্যুট। এটা সবচেয়ে সক্রিয়ভাবে উন্নয়ন করা ফ্রি ও ওপেন সোর্স অফিস স্যুট। প্রকল্পটি বেটা হিসাবে সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১০-এ ঘোষিত হয়েছে। জানুয়ারি ২০১১(প্রথম স্থিতিশীল মুক্তি) এবং অক্টোবর ২০১১ এর মধ্যে লিব্রাঅফিস ৭৫ লক্ষবার নামানো হয়েছে।
লিব্রাঅফিস কয়টি ভাষার জন্যে উপযোগী?
{ "answer_start": [ 368, 368 ], "text": [ "১১৫টি", "১১৫টি" ] }
bn_wiki_0778_05
লিব্রাঅফিস
লিব্রাঅফিস দ্য ডকুমেন্ট ফাউন্ডেশন কর্তৃক উন্নয়ন করা একটি ফ্রি ও উন্মুক্ত অফিস স্যুট। এটা ওপেনঅফিসের একটি ফোর্ক হিসাবে ২০১০ সালে উন্মুক্ত করা হয়, যেটা স্টারঅফিসের একটি মুক্ত সোর্স সংস্করণ ছিলো। লিব্রাঅফিস স্যুটে ওয়ার্ড প্রসেসিং, স্প্রেডশিট তৈরি ও সম্পাদনা, স্লাইড শো, নকশা এবং অঙ্কন, ডাটাবেস নিয়ে কাজ করা, এবং গাণিতিক সূত্র লিখার জন্যে প্রোগ্রাম রয়েছে। লিব্রাঅফিস ১১৫টি ভাষার জন্যে উপযোগী। লিব্রাঅফিস ডকুমেন্ট সংরক্ষণের জন্যে আইএসও অথবা আইইসি স্ট্যান্ডার্ড ওপেন ডকুমেন্ট ফাইল বিন্যাস এর সব এপ্লিকেশনের বিদ্যমান ফাইল বিন্যাস হিসাবে ব্যবহার করে। একগুচ্ছ ইম্পোর্ট/এক্সপোর্ট ফিল্টার ব্যবহার করে লিব্রাঅফিস মাইক্রোসফট অফিসসহ অন্যান্য প্রধান অফিস স্যুটের ফাইল বিন্যাসও সাপোর্ট করে। লিনাক্স, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ম্যাক ওএস, অ্যান্ড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম) অনলাইন অফিস স্যুট হিসাবে বিভিন্ন কম্পিউটার প্ল্যাটফরমে লিব্রাঅফিস সহজলভ্য। অনেক জনপ্রিয় লিনাক্স ডিস্ট্রোরও এটি ডিফল্ট অফিস স্যুট। এটা সবচেয়ে সক্রিয়ভাবে উন্নয়ন করা ফ্রি ও ওপেন সোর্স অফিস স্যুট। প্রকল্পটি বেটা হিসাবে সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১০-এ ঘোষিত হয়েছে। জানুয়ারি ২০১১(প্রথম স্থিতিশীল মুক্তি) এবং অক্টোবর ২০১১ এর মধ্যে লিব্রাঅফিস ৭৫ লক্ষবার নামানো হয়েছে।
লিব্রাঅফিসের প্রেজেন্টেশন প্রোগ্রামের নাম কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2254_02
ডিজনি চ্যানেল (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া)
ডিজনি চ্যানেল এশিয়ার উদ্বোধন হয় ২০০০ সালের জানুয়ারিতে, সাথে ইংরেজি এবং মান্দারিন ভাষায় অডিও ট্র্যাক এবং মান্দারিনে সাবটাইটেল। চ্যানেলটি মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ব্রুনাই, এবং ফিলিপাইনে উপলব্ধ। ২০০২ সালের ১ জুনে কোরীয় ভাষার ফিডের সাথে দক্ষিণ কোরিয়ায় সম্প্রচার শুরু করে। ২০০৫ সালের প্রথম ছয় মাসের মধ্যে ডিজনি চ্যানেল এশিয়া, সাথে এটির ভ্রাতৃপ্রতিম প্লেহাউজ ডিজনি (তারপর ডিজনি জুনিয়র), ভিয়েতনাম, পালাউ, এবং থাইল্যান্ডে সম্প্রচার শুরু করে, এবং শেষে দুটি চ্যানেলগুলো কম্বোডিয়ায় সম্প্রচার শুরু করে। ২০১১ সালের ১১ জুনে ডিজনি চ্যানেলের কোরীয় ফিডের উদ্বোধন হয়, এশীয় ফিডের থেকে আলাদা হওয়ার পর। ডিজনি চ্যানেল এবং ডিজনি এক্সডির ভারতীয় ফিডে কড়া স্থানীয়করণ এবং হিন্দিতে সম্প্রচারের কারণে বাংলাদেশ থেকে বাদ হওয়ার পর ২০১৬ সালে ওই দেশের কিছু ডিজিটাল কেবল প্ল্যাটফর্মে ডিজনি চ্যানেল এবং ডিজনি এক্সডি এশিয়া উপলব্ধি করা হয়। চ্যানেলগুলোর বন্ধের পর ওখানে ভারতভিত্তিক ডিজনি ইন্টারন্যাশনাল এইচডি সম্প্রচার শুরু করে। ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বরে ইন্দোনেশিয়ায় ডিজনি চ্যানেল মূল ফিডের থেকে আলাদা করা হয়, তারপরে ৫ সেপ্টেম্বরে ওখানে ডিজনি+ হটস্টার চালু হয়। ওয়েবসাইটে এটির ২৪ ঘন্টার লাইভ স্ট্রিমও দেখা যায়, যেটিতে কিছু আইডেন্ট দেখায় যেগুলো টিভিতে দেখানো হয় না।
ডিজনি চ্যানেল এশিয়ার উদ্বোধন হয় কত সালে?
{ "answer_start": [ 34, 34 ], "text": [ "২০০০", "২০০০" ] }
bn_wiki_2527_02
নারী ক্ষমতায়ন
বলা হয় যে শিক্ষা "মানুষের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং তাঁদের বেশি ভাল চাকরি চেয়ে পাওয়ায় সক্ষম করে এবং তারা পুরুষদের সাথে একই সারিতে দাঁড়িয়ে কাজ করতে পারে"। তারা জনগণের বিতর্কে জড়িত এবং স্বাস্থ্যসেবা, সামাজিক সুরক্ষা এবং অন্যান্য অধিকারের জন্য সরকার থেকে দাবি জানান"। বিশেষকরে, শিক্ষা নারীদের এমন বাছাই করতে ক্ষমতা দেয় যা তাঁদের ছেলে-মেয়ের স্বাস্থ্য, তাঁদের মঙ্গল এবং জীবিত থাকার সম্ভাবনার উন্নতি করে। শিক্ষা বিভিন্ন এই রোগ প্রতিরোধ তথা ধারণা সম্পর্কে অবহিত করে এবং অপুষ্টি হ্রাস করতে প্রচেষ্টার এটি একটি প্রয়োজনীয় উপাদান। আবার, এটি নারীদের এমন পছন্দসমূহ বাছাই করতে সক্ষম করে যা তাঁদের কল্যাণের উন্নতি করতে পারে, যেগুলির মধ্যে শৈশব পার করে বিবাহ (বিয়ে) করা এবং কম সন্তান জন্ম হওয়া সহ। গুরুতরভাবে, শিক্ষা তাঁদের অধিকার সম্পর্কে নারীদের সচেতনতা বাড়াতে পারে, তাঁদের আত্মমর্যাদাবোধ বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং তাঁদের অধিকারকে দৃঢ় করার সুযোগ দিতে পারে। সম্প্রতি দশকে উল্লেখযোগ্য উন্নতি থাকা সত্ত্বেও, শিক্ষা সর্বজনীনভাবে পাওয়া যায় না ও লিঙ্গ বৈষম্য বজায় থাকে। অনেক দেশে একটি বড়ো উদ্বেগ হল কেবলমাত্র স্কুলে যাওয়া মেয়েদের সীমাবদ্ধ সংখ্যা হয় না, যারা শ্রেণীকক্ষে প্রবেশ করে তাঁদের জন্য শিক্ষামূলক বাঁক সীমিত। এবং বেশি সুনির্দিষ্টভাবে বলা যায় যে, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল তথা গণিত (এস.টি.ই.এম) শিক্ষায় মেয়েদের কম অংশগ্রহণ এবং শিক্ষার অর্জনকে লক্ষ্য করার জন্য আরো বেশি প্রচেষ্টা করা উচিত।
এস. টি. ই. এম. কী?
{ "answer_start": [ 1153, 1153 ], "text": [ "বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল তথা গণিত", "বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল তথা গণিত" ] }
bn_wiki_2527_03
নারী ক্ষমতায়ন
বলা হয় যে শিক্ষা "মানুষের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং তাঁদের বেশি ভাল চাকরি চেয়ে পাওয়ায় সক্ষম করে এবং তারা পুরুষদের সাথে একই সারিতে দাঁড়িয়ে কাজ করতে পারে"। তারা জনগণের বিতর্কে জড়িত এবং স্বাস্থ্যসেবা, সামাজিক সুরক্ষা এবং অন্যান্য অধিকারের জন্য সরকার থেকে দাবি জানান"। বিশেষকরে, শিক্ষা নারীদের এমন বাছাই করতে ক্ষমতা দেয় যা তাঁদের ছেলে-মেয়ের স্বাস্থ্য, তাঁদের মঙ্গল এবং জীবিত থাকার সম্ভাবনার উন্নতি করে। শিক্ষা বিভিন্ন এই রোগ প্রতিরোধ তথা ধারণা সম্পর্কে অবহিত করে এবং অপুষ্টি হ্রাস করতে প্রচেষ্টার এটি একটি প্রয়োজনীয় উপাদান। আবার, এটি নারীদের এমন পছন্দসমূহ বাছাই করতে সক্ষম করে যা তাঁদের কল্যাণের উন্নতি করতে পারে, যেগুলির মধ্যে শৈশব পার করে বিবাহ (বিয়ে) করা এবং কম সন্তান জন্ম হওয়া সহ। গুরুতরভাবে, শিক্ষা তাঁদের অধিকার সম্পর্কে নারীদের সচেতনতা বাড়াতে পারে, তাঁদের আত্মমর্যাদাবোধ বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং তাঁদের অধিকারকে দৃঢ় করার সুযোগ দিতে পারে। সম্প্রতি দশকে উল্লেখযোগ্য উন্নতি থাকা সত্ত্বেও, শিক্ষা সর্বজনীনভাবে পাওয়া যায় না ও লিঙ্গ বৈষম্য বজায় থাকে। অনেক দেশে একটি বড়ো উদ্বেগ হল কেবলমাত্র স্কুলে যাওয়া মেয়েদের সীমাবদ্ধ সংখ্যা হয় না, যারা শ্রেণীকক্ষে প্রবেশ করে তাঁদের জন্য শিক্ষামূলক বাঁক সীমিত। এবং বেশি সুনির্দিষ্টভাবে বলা যায় যে, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল তথা গণিত (এস.টি.ই.এম) শিক্ষায় মেয়েদের কম অংশগ্রহণ এবং শিক্ষার অর্জনকে লক্ষ্য করার জন্য আরো বেশি প্রচেষ্টা করা উচিত।
নারীদের অধিকারকে দৃঢ় করার সুযোগ করে দিতে পারে কী?
{ "answer_start": [ 11, 11 ], "text": [ "শিক্ষা", "শিক্ষা" ] }
bn_wiki_2527_05
নারী ক্ষমতায়ন
বলা হয় যে শিক্ষা "মানুষের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং তাঁদের বেশি ভাল চাকরি চেয়ে পাওয়ায় সক্ষম করে এবং তারা পুরুষদের সাথে একই সারিতে দাঁড়িয়ে কাজ করতে পারে"। তারা জনগণের বিতর্কে জড়িত এবং স্বাস্থ্যসেবা, সামাজিক সুরক্ষা এবং অন্যান্য অধিকারের জন্য সরকার থেকে দাবি জানান"। বিশেষকরে, শিক্ষা নারীদের এমন বাছাই করতে ক্ষমতা দেয় যা তাঁদের ছেলে-মেয়ের স্বাস্থ্য, তাঁদের মঙ্গল এবং জীবিত থাকার সম্ভাবনার উন্নতি করে। শিক্ষা বিভিন্ন এই রোগ প্রতিরোধ তথা ধারণা সম্পর্কে অবহিত করে এবং অপুষ্টি হ্রাস করতে প্রচেষ্টার এটি একটি প্রয়োজনীয় উপাদান। আবার, এটি নারীদের এমন পছন্দসমূহ বাছাই করতে সক্ষম করে যা তাঁদের কল্যাণের উন্নতি করতে পারে, যেগুলির মধ্যে শৈশব পার করে বিবাহ (বিয়ে) করা এবং কম সন্তান জন্ম হওয়া সহ। গুরুতরভাবে, শিক্ষা তাঁদের অধিকার সম্পর্কে নারীদের সচেতনতা বাড়াতে পারে, তাঁদের আত্মমর্যাদাবোধ বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং তাঁদের অধিকারকে দৃঢ় করার সুযোগ দিতে পারে। সম্প্রতি দশকে উল্লেখযোগ্য উন্নতি থাকা সত্ত্বেও, শিক্ষা সর্বজনীনভাবে পাওয়া যায় না ও লিঙ্গ বৈষম্য বজায় থাকে। অনেক দেশে একটি বড়ো উদ্বেগ হল কেবলমাত্র স্কুলে যাওয়া মেয়েদের সীমাবদ্ধ সংখ্যা হয় না, যারা শ্রেণীকক্ষে প্রবেশ করে তাঁদের জন্য শিক্ষামূলক বাঁক সীমিত। এবং বেশি সুনির্দিষ্টভাবে বলা যায় যে, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল তথা গণিত (এস.টি.ই.এম) শিক্ষায় মেয়েদের কম অংশগ্রহণ এবং শিক্ষার অর্জনকে লক্ষ্য করার জন্য আরো বেশি প্রচেষ্টা করা উচিত।
"গর্ভাবস্থা দণ্ড " কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0042_03
আলবার্ট আইনস্টাইন পেটেন্ট অফিস
স্নাতক হবার পর আইনস্টাইন শিক্ষকতার কোন চাকরি খুঁজে পাননি। প্রায় ২ বছর চাকরির জন্য ঘোরাঘুরি করেন। তিনি ১৯০১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের নাগরিকত্ব অর্জন করেছিলেন, তবে চিকিৎসা সংক্রান্ত কারণে তাকে কোথাও নিয়োগ দেওয়া হয়নি। কিন্তু ২ বছর ঘোরাঘুরির পর তার প্রাক্তন এক সহপাঠীর বাবা তাকে বার্নে ফেডারেল অফিস ফর ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি নামক একটি পেটেন্ট অফিসে চাকরির ব্যবস্থা করে দেন। তার চাকরি ছিল সহকারী পরীক্ষকের। নুড়ি বাছাইকরণ যন্ত্র, বৈদ্যুতিন টাইপরাইটারসহ আগত বিভিন্ন ধরনের পেটেন্ট মুল্যায়ন করাই আইনস্টাইনের কাজ ছিল। ১৯০৩ সালে সুইস পেটেন্ট অফিসে তার এই চাকরি স্থায়ী হয়ে যায়। অবশ্য যন্ত্রের কলা-কৌশল সম্পর্কে পূর্ণ দক্ষতা অর্জন না করা পর্যন্ত তার পদোন্নতি হবেনা বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছিল।
পেটেন্ট অফিসে আইনস্টাইনের কিসের চাকরি ছিল?
{ "answer_start": [ 402, 402 ], "text": [ "সহকারী পরীক্ষকের", "সহকারী পরীক্ষকের" ] }
bn_wiki_0042_04
আলবার্ট আইনস্টাইন পেটেন্ট অফিস
স্নাতক হবার পর আইনস্টাইন শিক্ষকতার কোন চাকরি খুঁজে পাননি। প্রায় ২ বছর চাকরির জন্য ঘোরাঘুরি করেন। তিনি ১৯০১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের নাগরিকত্ব অর্জন করেছিলেন, তবে চিকিৎসা সংক্রান্ত কারণে তাকে কোথাও নিয়োগ দেওয়া হয়নি। কিন্তু ২ বছর ঘোরাঘুরির পর তার প্রাক্তন এক সহপাঠীর বাবা তাকে বার্নে ফেডারেল অফিস ফর ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি নামক একটি পেটেন্ট অফিসে চাকরির ব্যবস্থা করে দেন। তার চাকরি ছিল সহকারী পরীক্ষকের। নুড়ি বাছাইকরণ যন্ত্র, বৈদ্যুতিন টাইপরাইটারসহ আগত বিভিন্ন ধরনের পেটেন্ট মুল্যায়ন করাই আইনস্টাইনের কাজ ছিল। ১৯০৩ সালে সুইস পেটেন্ট অফিসে তার এই চাকরি স্থায়ী হয়ে যায়। অবশ্য যন্ত্রের কলা-কৌশল সম্পর্কে পূর্ণ দক্ষতা অর্জন না করা পর্যন্ত তার পদোন্নতি হবেনা বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছিল।
আইনস্টাইনের চাকরি করা পেটেন্ট অফিসের নাম কী ছিল?
{ "answer_start": [ 290, 290 ], "text": [ "বার্নে ফেডারেল অফিস ফর ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি", "বার্নে ফেডারেল অফিস ফর ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি" ] }
bn_wiki_0042_05
আলবার্ট আইনস্টাইন পেটেন্ট অফিস
স্নাতক হবার পর আইনস্টাইন শিক্ষকতার কোন চাকরি খুঁজে পাননি। প্রায় ২ বছর চাকরির জন্য ঘোরাঘুরি করেন। তিনি ১৯০১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের নাগরিকত্ব অর্জন করেছিলেন, তবে চিকিৎসা সংক্রান্ত কারণে তাকে কোথাও নিয়োগ দেওয়া হয়নি। কিন্তু ২ বছর ঘোরাঘুরির পর তার প্রাক্তন এক সহপাঠীর বাবা তাকে বার্নে ফেডারেল অফিস ফর ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি নামক একটি পেটেন্ট অফিসে চাকরির ব্যবস্থা করে দেন। তার চাকরি ছিল সহকারী পরীক্ষকের। নুড়ি বাছাইকরণ যন্ত্র, বৈদ্যুতিন টাইপরাইটারসহ আগত বিভিন্ন ধরনের পেটেন্ট মুল্যায়ন করাই আইনস্টাইনের কাজ ছিল। ১৯০৩ সালে সুইস পেটেন্ট অফিসে তার এই চাকরি স্থায়ী হয়ে যায়। অবশ্য যন্ত্রের কলা-কৌশল সম্পর্কে পূর্ণ দক্ষতা অর্জন না করা পর্যন্ত তার পদোন্নতি হবেনা বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছিল।
সুইস পেটেন্ট অফিসে কি আইনস্টাইনের পদোন্নতি হয়েছিল?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0869_01
নতুন পণ্য উন্নয়ন
৩) ছাঁকন – নতুন পণ্য উন্নয়নের এই ধাপে পূর্ববর্তী ধাপে জন্ম নেওয়া ধারণাগুলিকে ছাঁকা বা যাচাই-বাছাই করা হয়। এই ধাপের লক্ষ্য হল যেসব ধারণা অনুসরণ করে কোনও লাভ নেই, সেগুলিকে ছেঁকে ফেলে দেওয়া এবং যেসব ধারণার মুনাফাজনক বা লাভজনক পণ্যে পরিণত হবার সম্ভাবনা আছে, সেগুলিকে বের করে আনা। এই ধাপে ধারণাগুলিকে ব্যবস্থাপক দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়া হয় এবং প্রতিটি বিকল্পের ব্যয় ও লাভ বা সুবিধা-অসুবিধা ওজন করে দেখা হয়, যতক্ষণ না পর্যন্ত সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ধারণাগুলি পাওয়া যাচ্ছে। পণ্য উৎপাদনে কী কী সম্পদ আবশ্যক, বাজারের প্রবণতা কী, মুনাফা বা লাভ উৎপাদনের সম্ভাবনা কতটুকু, ইত্যাদি মানদণ্ডগুলি প্রতিটি ধারণের মূল্যায়নে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ৪) সফলতার সম্ভাবনা গণনা - কোনও ধারণা থেকে উদ্ভূত নতুন পণ্য বাজারে ছাড়ার সাথে সাথে সাফল্য অর্জন না-ও করতে পারে। তাই নতুন পণ্য উন্নয়নের সময় পণ্যটি বাজারে কীরকম সাফল্য অর্জন করার সম্ভাবনা আছে, সে ব্যাপারে কঠোর বিশ্লেষণ করা আবশ্যক। এজন্য যেসমস্ত উপাদান গণনায় ধরতে হয়, সেগুলির মধ্যে আছে সমজাতীয় পণ্যের জন্য বাজারে বিদ্যমান প্রতিযোগীসমূহ, পণ্যের বিদ্যমান চাহিদা, উন্নয়ন ও কর্মকাণ্ডজনিত খরচ, বাজারের প্রবণতা ও ভোক্তার ক্রয়-অভ্যাস সম্পর্কিত তথ্য আহরণ, প্রাসঙ্গিক বাজার খণ্ডের মূল্যায়ন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অন্তঃস্থ ও বহিঃস্থ প্রতিক্রিয়া অনুসন্ধান করা যা দিয়ে বাজারে নতুন পণ্যের আয়ুষ্কাল সম্পর্কে তথ্যভিত্তিক পূর্বাভাস করা সম্ভব হয়। ৫) সুগঠিত ধারণা নির্মাণ ও ব্যবসায়িক বিশ্লেষণ - এই ধাপে এসে নতুন পণ্যটি যে ক্রেতাদেরকে সন্তুষ্টি প্রদান করতে পারবে, বাজারে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হতে পারবে ও মুনাফা আনতে পারবে, সে ব্যাপারে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সবাই আস্থাশীল থাকে। পূর্ববর্তী ধাপগুলিতে নির্বাচিত ধারণাটিতে সংযোজন ও কাঠামোগত পরিমার্জন সাধন করে এটির একটি সুসংজ্ঞায়িত, বিস্তারিত ও সুগঠিত রূপ প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে ধারণাটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানটির সামগ্রিক পরিকল্পনা ও লক্ষ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না ও এগুলিতে কীভাবে অবদান রাখবে তা নির্ণয় করা হয়; একে সামগ্রিক লক্ষ্যাদির সাথে সমরেখীকরণ বলে। নতুন পণ্যটি অনন্য কোনও কিছু নাকি বর্তমানে বাজারে বিদ্যমান পণ্যের সাথে প্রতিযোগিতায় নামবে, বিক্রয়কেন্দ্রগুলি কোথায় অবস্থিত, কত দ্রুত পণ্য প্রতিষ্ঠা করা যাবে, এই ব্যাপারগুলি গণ্য করে পণ্যের দাম নির্ণয়ের কৌশলকে রূপদান করা হয় এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি নতুন পণ্য উন্নয়ন প্রকল্পে কতটুকু বিনিয়োগ করার সামর্থ্য রাখে, তাও নির্ণয় করা হয়। এছাড়া এই ধাপে একটি পণ্য উন্নয়ন দল গঠন করা হয় এবং দলের কোন সদস্য নকশাকরণ, উৎপাদন, বিপণন, অর্থসংস্থান, ইত্যাদি দায়িত্বে নিযুক্ত হবে, তা নির্ধারণ করা হয়।
নতুন পণ্য উন্নয়নের "ছাঁকন" ধাপে কী করা হয়?
{ "answer_start": [ 10, 10 ], "text": [ " নতুন পণ্য উন্নয়নের এই ধাপে পূর্ববর্তী ধাপে জন্ম নেওয়া ধারণাগুলিকে ছাঁকা বা যাচাই-বাছাই করা হয়", " নতুন পণ্য উন্নয়নের এই ধাপে পূর্ববর্তী ধাপে জন্ম নেওয়া ধারণাগুলিকে ছাঁকা বা যাচাই-বাছাই করা হয়" ] }
bn_wiki_0869_02
নতুন পণ্য উন্নয়ন
৩) ছাঁকন – নতুন পণ্য উন্নয়নের এই ধাপে পূর্ববর্তী ধাপে জন্ম নেওয়া ধারণাগুলিকে ছাঁকা বা যাচাই-বাছাই করা হয়। এই ধাপের লক্ষ্য হল যেসব ধারণা অনুসরণ করে কোনও লাভ নেই, সেগুলিকে ছেঁকে ফেলে দেওয়া এবং যেসব ধারণার মুনাফাজনক বা লাভজনক পণ্যে পরিণত হবার সম্ভাবনা আছে, সেগুলিকে বের করে আনা। এই ধাপে ধারণাগুলিকে ব্যবস্থাপক দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়া হয় এবং প্রতিটি বিকল্পের ব্যয় ও লাভ বা সুবিধা-অসুবিধা ওজন করে দেখা হয়, যতক্ষণ না পর্যন্ত সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ধারণাগুলি পাওয়া যাচ্ছে। পণ্য উৎপাদনে কী কী সম্পদ আবশ্যক, বাজারের প্রবণতা কী, মুনাফা বা লাভ উৎপাদনের সম্ভাবনা কতটুকু, ইত্যাদি মানদণ্ডগুলি প্রতিটি ধারণের মূল্যায়নে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ৪) সফলতার সম্ভাবনা গণনা - কোনও ধারণা থেকে উদ্ভূত নতুন পণ্য বাজারে ছাড়ার সাথে সাথে সাফল্য অর্জন না-ও করতে পারে। তাই নতুন পণ্য উন্নয়নের সময় পণ্যটি বাজারে কীরকম সাফল্য অর্জন করার সম্ভাবনা আছে, সে ব্যাপারে কঠোর বিশ্লেষণ করা আবশ্যক। এজন্য যেসমস্ত উপাদান গণনায় ধরতে হয়, সেগুলির মধ্যে আছে সমজাতীয় পণ্যের জন্য বাজারে বিদ্যমান প্রতিযোগীসমূহ, পণ্যের বিদ্যমান চাহিদা, উন্নয়ন ও কর্মকাণ্ডজনিত খরচ, বাজারের প্রবণতা ও ভোক্তার ক্রয়-অভ্যাস সম্পর্কিত তথ্য আহরণ, প্রাসঙ্গিক বাজার খণ্ডের মূল্যায়ন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অন্তঃস্থ ও বহিঃস্থ প্রতিক্রিয়া অনুসন্ধান করা যা দিয়ে বাজারে নতুন পণ্যের আয়ুষ্কাল সম্পর্কে তথ্যভিত্তিক পূর্বাভাস করা সম্ভব হয়। ৫) সুগঠিত ধারণা নির্মাণ ও ব্যবসায়িক বিশ্লেষণ - এই ধাপে এসে নতুন পণ্যটি যে ক্রেতাদেরকে সন্তুষ্টি প্রদান করতে পারবে, বাজারে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হতে পারবে ও মুনাফা আনতে পারবে, সে ব্যাপারে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সবাই আস্থাশীল থাকে। পূর্ববর্তী ধাপগুলিতে নির্বাচিত ধারণাটিতে সংযোজন ও কাঠামোগত পরিমার্জন সাধন করে এটির একটি সুসংজ্ঞায়িত, বিস্তারিত ও সুগঠিত রূপ প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে ধারণাটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানটির সামগ্রিক পরিকল্পনা ও লক্ষ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না ও এগুলিতে কীভাবে অবদান রাখবে তা নির্ণয় করা হয়; একে সামগ্রিক লক্ষ্যাদির সাথে সমরেখীকরণ বলে। নতুন পণ্যটি অনন্য কোনও কিছু নাকি বর্তমানে বাজারে বিদ্যমান পণ্যের সাথে প্রতিযোগিতায় নামবে, বিক্রয়কেন্দ্রগুলি কোথায় অবস্থিত, কত দ্রুত পণ্য প্রতিষ্ঠা করা যাবে, এই ব্যাপারগুলি গণ্য করে পণ্যের দাম নির্ণয়ের কৌশলকে রূপদান করা হয় এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি নতুন পণ্য উন্নয়ন প্রকল্পে কতটুকু বিনিয়োগ করার সামর্থ্য রাখে, তাও নির্ণয় করা হয়। এছাড়া এই ধাপে একটি পণ্য উন্নয়ন দল গঠন করা হয় এবং দলের কোন সদস্য নকশাকরণ, উৎপাদন, বিপণন, অর্থসংস্থান, ইত্যাদি দায়িত্বে নিযুক্ত হবে, তা নির্ধারণ করা হয়।
"ছাঁকন" ধাপের লক্ষ্য কী?
{ "answer_start": [ 127, 127 ], "text": [ " যেসব ধারণা অনুসরণ করে কোনও লাভ নেই, সেগুলিকে ছেঁকে ফেলে দেওয়া এবং যেসব ধারণার মুনাফাজনক বা লাভজনক পণ্যে পরিণত হবার সম্ভাবনা আছে, সেগুলিকে বের করে আনা", " যেসব ধারণা অনুসরণ করে কোনও লাভ নেই, সেগুলিকে ছেঁকে ফেলে দেওয়া এবং যেসব ধারণার মুনাফাজনক বা লাভজনক পণ্যে পরিণত হবার সম্ভাবনা আছে, সেগুলিকে বের করে আনা" ] }
bn_wiki_0869_05
নতুন পণ্য উন্নয়ন
৩) ছাঁকন – নতুন পণ্য উন্নয়নের এই ধাপে পূর্ববর্তী ধাপে জন্ম নেওয়া ধারণাগুলিকে ছাঁকা বা যাচাই-বাছাই করা হয়। এই ধাপের লক্ষ্য হল যেসব ধারণা অনুসরণ করে কোনও লাভ নেই, সেগুলিকে ছেঁকে ফেলে দেওয়া এবং যেসব ধারণার মুনাফাজনক বা লাভজনক পণ্যে পরিণত হবার সম্ভাবনা আছে, সেগুলিকে বের করে আনা। এই ধাপে ধারণাগুলিকে ব্যবস্থাপক দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়া হয় এবং প্রতিটি বিকল্পের ব্যয় ও লাভ বা সুবিধা-অসুবিধা ওজন করে দেখা হয়, যতক্ষণ না পর্যন্ত সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ধারণাগুলি পাওয়া যাচ্ছে। পণ্য উৎপাদনে কী কী সম্পদ আবশ্যক, বাজারের প্রবণতা কী, মুনাফা বা লাভ উৎপাদনের সম্ভাবনা কতটুকু, ইত্যাদি মানদণ্ডগুলি প্রতিটি ধারণের মূল্যায়নে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ৪) সফলতার সম্ভাবনা গণনা - কোনও ধারণা থেকে উদ্ভূত নতুন পণ্য বাজারে ছাড়ার সাথে সাথে সাফল্য অর্জন না-ও করতে পারে। তাই নতুন পণ্য উন্নয়নের সময় পণ্যটি বাজারে কীরকম সাফল্য অর্জন করার সম্ভাবনা আছে, সে ব্যাপারে কঠোর বিশ্লেষণ করা আবশ্যক। এজন্য যেসমস্ত উপাদান গণনায় ধরতে হয়, সেগুলির মধ্যে আছে সমজাতীয় পণ্যের জন্য বাজারে বিদ্যমান প্রতিযোগীসমূহ, পণ্যের বিদ্যমান চাহিদা, উন্নয়ন ও কর্মকাণ্ডজনিত খরচ, বাজারের প্রবণতা ও ভোক্তার ক্রয়-অভ্যাস সম্পর্কিত তথ্য আহরণ, প্রাসঙ্গিক বাজার খণ্ডের মূল্যায়ন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অন্তঃস্থ ও বহিঃস্থ প্রতিক্রিয়া অনুসন্ধান করা যা দিয়ে বাজারে নতুন পণ্যের আয়ুষ্কাল সম্পর্কে তথ্যভিত্তিক পূর্বাভাস করা সম্ভব হয়। ৫) সুগঠিত ধারণা নির্মাণ ও ব্যবসায়িক বিশ্লেষণ - এই ধাপে এসে নতুন পণ্যটি যে ক্রেতাদেরকে সন্তুষ্টি প্রদান করতে পারবে, বাজারে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হতে পারবে ও মুনাফা আনতে পারবে, সে ব্যাপারে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সবাই আস্থাশীল থাকে। পূর্ববর্তী ধাপগুলিতে নির্বাচিত ধারণাটিতে সংযোজন ও কাঠামোগত পরিমার্জন সাধন করে এটির একটি সুসংজ্ঞায়িত, বিস্তারিত ও সুগঠিত রূপ প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে ধারণাটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানটির সামগ্রিক পরিকল্পনা ও লক্ষ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না ও এগুলিতে কীভাবে অবদান রাখবে তা নির্ণয় করা হয়; একে সামগ্রিক লক্ষ্যাদির সাথে সমরেখীকরণ বলে। নতুন পণ্যটি অনন্য কোনও কিছু নাকি বর্তমানে বাজারে বিদ্যমান পণ্যের সাথে প্রতিযোগিতায় নামবে, বিক্রয়কেন্দ্রগুলি কোথায় অবস্থিত, কত দ্রুত পণ্য প্রতিষ্ঠা করা যাবে, এই ব্যাপারগুলি গণ্য করে পণ্যের দাম নির্ণয়ের কৌশলকে রূপদান করা হয় এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি নতুন পণ্য উন্নয়ন প্রকল্পে কতটুকু বিনিয়োগ করার সামর্থ্য রাখে, তাও নির্ণয় করা হয়। এছাড়া এই ধাপে একটি পণ্য উন্নয়ন দল গঠন করা হয় এবং দলের কোন সদস্য নকশাকরণ, উৎপাদন, বিপণন, অর্থসংস্থান, ইত্যাদি দায়িত্বে নিযুক্ত হবে, তা নির্ধারণ করা হয়।
নতুন পণ্য উন্নয়ন প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ কোনটি?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1838_01
এম আনোয়ার হোসেন
১৯৪৯ সালের ২০ আগস্ট তার বাবা মহিউদ্দিন আহমেদ মাতা বেগম আশরাফুননেসার সিলেটের জুড়ী স্টেশনে তার জন্ম । তার বাবা ব্রিটিশ রেলওয়ের শিক্ষানবিস হিসাবে আসামে তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। আনোয়ারের জন্মের সময় জুড়ির স্টেশন মাস্টার হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। আনোয়ারের ৩ বোন এবং ৮ ভাই ছিল। ১১ ভাই-বোনদের মধ্যে ৮ জনই ১৯৭১ সালে সক্রিয়ভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। আনোয়ারের চার ভাই লেঃ কর্নেল আবু তাহের, আবু ইউসুফ খান, শাখাওয়াত হোসেন বাহার ও ওয়ারেসাত হোসেন বেলালকে যথাক্রমে বীর উত্তম, বীর বিক্রম, বীর প্রতিক, বীর প্রতিক ভূষিত করা হয়েছিল ।
তাঁর জন্ম কোথায়?
{ "answer_start": [ 68, 68 ], "text": [ "সিলেটের জুড়ী স্টেশনে", "সিলেটের জুড়ী স্টেশনে" ] }
bn_wiki_1838_02
এম আনোয়ার হোসেন
১৯৪৯ সালের ২০ আগস্ট তার বাবা মহিউদ্দিন আহমেদ মাতা বেগম আশরাফুননেসার সিলেটের জুড়ী স্টেশনে তার জন্ম । তার বাবা ব্রিটিশ রেলওয়ের শিক্ষানবিস হিসাবে আসামে তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। আনোয়ারের জন্মের সময় জুড়ির স্টেশন মাস্টার হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। আনোয়ারের ৩ বোন এবং ৮ ভাই ছিল। ১১ ভাই-বোনদের মধ্যে ৮ জনই ১৯৭১ সালে সক্রিয়ভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। আনোয়ারের চার ভাই লেঃ কর্নেল আবু তাহের, আবু ইউসুফ খান, শাখাওয়াত হোসেন বাহার ও ওয়ারেসাত হোসেন বেলালকে যথাক্রমে বীর উত্তম, বীর বিক্রম, বীর প্রতিক, বীর প্রতিক ভূষিত করা হয়েছিল ।
মহিউদ্দিন আহমেদ কোথায় তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন?
{ "answer_start": [ 145, 145 ], "text": [ "আসামে ", "আসামে " ] }
bn_wiki_1838_03
এম আনোয়ার হোসেন
১৯৪৯ সালের ২০ আগস্ট তার বাবা মহিউদ্দিন আহমেদ মাতা বেগম আশরাফুননেসার সিলেটের জুড়ী স্টেশনে তার জন্ম । তার বাবা ব্রিটিশ রেলওয়ের শিক্ষানবিস হিসাবে আসামে তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। আনোয়ারের জন্মের সময় জুড়ির স্টেশন মাস্টার হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। আনোয়ারের ৩ বোন এবং ৮ ভাই ছিল। ১১ ভাই-বোনদের মধ্যে ৮ জনই ১৯৭১ সালে সক্রিয়ভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। আনোয়ারের চার ভাই লেঃ কর্নেল আবু তাহের, আবু ইউসুফ খান, শাখাওয়াত হোসেন বাহার ও ওয়ারেসাত হোসেন বেলালকে যথাক্রমে বীর উত্তম, বীর বিক্রম, বীর প্রতিক, বীর প্রতিক ভূষিত করা হয়েছিল ।
আনোয়ারের কয় ভাই বোন ছিল?
{ "answer_start": [ 286, 286 ], "text": [ "১১ ", "১১ " ] }
bn_wiki_1838_05
এম আনোয়ার হোসেন
১৯৪৯ সালের ২০ আগস্ট তার বাবা মহিউদ্দিন আহমেদ মাতা বেগম আশরাফুননেসার সিলেটের জুড়ী স্টেশনে তার জন্ম । তার বাবা ব্রিটিশ রেলওয়ের শিক্ষানবিস হিসাবে আসামে তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। আনোয়ারের জন্মের সময় জুড়ির স্টেশন মাস্টার হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। আনোয়ারের ৩ বোন এবং ৮ ভাই ছিল। ১১ ভাই-বোনদের মধ্যে ৮ জনই ১৯৭১ সালে সক্রিয়ভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। আনোয়ারের চার ভাই লেঃ কর্নেল আবু তাহের, আবু ইউসুফ খান, শাখাওয়াত হোসেন বাহার ও ওয়ারেসাত হোসেন বেলালকে যথাক্রমে বীর উত্তম, বীর বিক্রম, বীর প্রতিক, বীর প্রতিক ভূষিত করা হয়েছিল ।
আনোয়ার কোন পদকে ভূষিত হয়েছিলেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1147_01
সবরমতি রিভারফ্রন্ট
সবরমতি রিভারফ্রন্ট হল একটি ওয়াটারফ্রন্ট যা ভারতে আহমেদাবাদে সাবমতী নদীর তীরে গড়ে ওঠেছে। ১৯৬০ সালে প্রস্তাব করা হলেও এর নির্মাণ ২০০৫ সালে শুরু। ২০১২ সাল থেকে, নদীর তীরের রিভারফ্রন্টটি ধীরে ধীরে জনসাধারনের জন্য খোলা হয় এবং বিভিন্ন সুবিধা লক্ষ্যে নির্মিত হয় এবং বিভিন্ন সুবিধা সক্রিয়ভাবে নির্মাণ অধীনে প্রকল্পে রয়েছে। প্রকল্পের প্রধান লক্ষ্য হলো পরিবেশগত উন্নতি, সামাজিক অবকাঠামো এবং টেকসই উন্নয়ন। এছাড়াও, এটি নদীটির সাথে শহরটির সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করতে সফল হয়েছে। এই প্রকল্পের দুটি স্তরের নদীর উভয় পাশে অবস্থিত যেখানে নিচের স্তরটি কেবলমাত্র পথচারীদের এবং সাইক্লাইস্টের কাজ করে এবং উপরের স্তরটি কয়েকটি এলাকার জন্য বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও শিক্ষাগত অনুষ্ঠান, অবসর কার্যক্রম, বড় পাবলিক পার্ক এবং প্লাজার কাজ করে।এই প্রকল্পটি বাণিজ্যিক এবং খুচরা উন্নয়ন ঘটিয়েছে।সবরমতি নদী একটি মৌসুমী নদী, যার অববাহিকার মোট আয়তন ২৭,৮২০ বর্গকিলোমিটার মধ্যে আহমেদাবাদে মোট আয়তন ১০,৩৭০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা। প্রকল্পের আগে, নদীর প্রস্থ ৩০০ মিটার ছিল বর্তমানে ৪২৫ মি করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালে ধারই বাঁধ নির্মাণের ফলে আহমেদাবাদের সবরমতি নদীতে জল প্রবাহিত হয় এবং বন্যা থেকে রক্ষা পায় এবং ১৯৭৬ সালে নির্মিত ভাসনা বাঁধটি নদীর তীরে নদীর জল বজায় রাখে এবং সেচের জন্য ফতেহাবাদি খালের মাধ্যমে জলের প্রবাহ ঘটায়। নর্মদা খাল, যা শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে পশ্চিমে সারমালা অতিক্রম করে, সর্দার সরোবর বাঁধের একটি বড় খাল ব্যবস্থার অংশ। খালটি নদীতে অতিরিক্ত জলের যোগান দেয় এবং নদীতে নদীর জলস্তর বজায় রাখতে পারে।
সবরমতি রিভারফ্রন্ট হল একটি ওয়াটারফ্রন্ট যা কোথায় গড়ে ওঠেছে?
{ "answer_start": [ 44, 44 ], "text": [ "ভারতে আহমেদাবাদে সাবমতী নদীর তীরে", "ভারতে আহমেদাবাদে সাবমতী নদীর তীরে" ] }
bn_wiki_1147_04
সবরমতি রিভারফ্রন্ট
সবরমতি রিভারফ্রন্ট হল একটি ওয়াটারফ্রন্ট যা ভারতে আহমেদাবাদে সাবমতী নদীর তীরে গড়ে ওঠেছে। ১৯৬০ সালে প্রস্তাব করা হলেও এর নির্মাণ ২০০৫ সালে শুরু। ২০১২ সাল থেকে, নদীর তীরের রিভারফ্রন্টটি ধীরে ধীরে জনসাধারনের জন্য খোলা হয় এবং বিভিন্ন সুবিধা লক্ষ্যে নির্মিত হয় এবং বিভিন্ন সুবিধা সক্রিয়ভাবে নির্মাণ অধীনে প্রকল্পে রয়েছে। প্রকল্পের প্রধান লক্ষ্য হলো পরিবেশগত উন্নতি, সামাজিক অবকাঠামো এবং টেকসই উন্নয়ন। এছাড়াও, এটি নদীটির সাথে শহরটির সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করতে সফল হয়েছে। এই প্রকল্পের দুটি স্তরের নদীর উভয় পাশে অবস্থিত যেখানে নিচের স্তরটি কেবলমাত্র পথচারীদের এবং সাইক্লাইস্টের কাজ করে এবং উপরের স্তরটি কয়েকটি এলাকার জন্য বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও শিক্ষাগত অনুষ্ঠান, অবসর কার্যক্রম, বড় পাবলিক পার্ক এবং প্লাজার কাজ করে।এই প্রকল্পটি বাণিজ্যিক এবং খুচরা উন্নয়ন ঘটিয়েছে।সবরমতি নদী একটি মৌসুমী নদী, যার অববাহিকার মোট আয়তন ২৭,৮২০ বর্গকিলোমিটার মধ্যে আহমেদাবাদে মোট আয়তন ১০,৩৭০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা। প্রকল্পের আগে, নদীর প্রস্থ ৩০০ মিটার ছিল বর্তমানে ৪২৫ মি করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালে ধারই বাঁধ নির্মাণের ফলে আহমেদাবাদের সবরমতি নদীতে জল প্রবাহিত হয় এবং বন্যা থেকে রক্ষা পায় এবং ১৯৭৬ সালে নির্মিত ভাসনা বাঁধটি নদীর তীরে নদীর জল বজায় রাখে এবং সেচের জন্য ফতেহাবাদি খালের মাধ্যমে জলের প্রবাহ ঘটায়। নর্মদা খাল, যা শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে পশ্চিমে সারমালা অতিক্রম করে, সর্দার সরোবর বাঁধের একটি বড় খাল ব্যবস্থার অংশ। খালটি নদীতে অতিরিক্ত জলের যোগান দেয় এবং নদীতে নদীর জলস্তর বজায় রাখতে পারে।
সবরমতি রিভারফ্রন্ট হল নদী চ্যানেলের গড় প্রস্থ কত?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1127_03
সাংহাই টাওয়ার
সাংহাই টাওয়ার লুজিয়াজুই, পুডং, সাংহাই নির্মাণাধীন একটি অসাধারণ আকাশচুম্বী ভবন। জেন্সেলের কর্তৃক নকশাকৃত এটা পুডং এর তিনটি সন্নিহিত অসাধারণ ভবনের মধ্যে তাদের দলের সবচেয়ে লম্বা ভবন; অন্য দুটি হচ্ছে জিন মাও টাওয়ার এবং সাংহাই ওয়ার্ল্ড ফাইনেন্সিয়াল সেন্টার। টাওয়ারটির নির্মাণ কাজ ২০০৮ সালের নভেম্বর থেকে শুরু হয়। ভবনটির উচ্চতা প্রায় ৬৩২ মিটার (২,০৭৩ ফুট) দাঁড়িয়েছে এবং ৩,৮০,০০০ মি২ (৪০,৯০,০০০ ফু২) মাটির নিচের ২ তলা মোট ১৩০ তলা। এটি ২০১৫ সালে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়।সাংহাই টাওয়ারটিতে আমেরিকান স্থাপত্য জেন্সেলের কর্তৃক পরিকল্পিত ছিল; সঙ্গে নকশা দলে নেতৃৃত্ব দিয়েছিলেন আমেরিকান শিক্ষিত চীনা স্থপতি জুন জিয়া।
সাংহাই টাওয়ারটির নির্মাণ কাজ কবে থেকে শুরু হয়?
{ "answer_start": [ 282, 282 ], "text": [ "২০০৮ সালের নভেম্বর থেকে", "২০০৮ সালের নভেম্বর থেকে" ] }
bn_wiki_1127_05
সাংহাই টাওয়ার
সাংহাই টাওয়ার লুজিয়াজুই, পুডং, সাংহাই নির্মাণাধীন একটি অসাধারণ আকাশচুম্বী ভবন। জেন্সেলের কর্তৃক নকশাকৃত এটা পুডং এর তিনটি সন্নিহিত অসাধারণ ভবনের মধ্যে তাদের দলের সবচেয়ে লম্বা ভবন; অন্য দুটি হচ্ছে জিন মাও টাওয়ার এবং সাংহাই ওয়ার্ল্ড ফাইনেন্সিয়াল সেন্টার। টাওয়ারটির নির্মাণ কাজ ২০০৮ সালের নভেম্বর থেকে শুরু হয়। ভবনটির উচ্চতা প্রায় ৬৩২ মিটার (২,০৭৩ ফুট) দাঁড়িয়েছে এবং ৩,৮০,০০০ মি২ (৪০,৯০,০০০ ফু২) মাটির নিচের ২ তলা মোট ১৩০ তলা। এটি ২০১৫ সালে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়।সাংহাই টাওয়ারটিতে আমেরিকান স্থাপত্য জেন্সেলের কর্তৃক পরিকল্পিত ছিল; সঙ্গে নকশা দলে নেতৃৃত্ব দিয়েছিলেন আমেরিকান শিক্ষিত চীনা স্থপতি জুন জিয়া।
সাংহাই টাওয়ার এর প্রধান ঠিকাদারের নাম কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1822_01
হিমু (চরিত্র)
হিমু চরিত্রের আসল নাম হিমালয়। এ নামটি রেখেছিলেন তার বাবা। লেখক হিমুর বাবাকে বর্ণনা করেছেন একজন বিকারগ্রস্ত মানুষ হিসেবে; যার বিশ্বাস ছিল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার যদি প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা যায় তবে একইভাবে মহাপুরুষও তৈরি করা সম্ভব। তিনি মহাপুরুষ তৈরির জন্য একটি বিদ্যালয় তৈরি করেছিলেন যার একমাত্র ছাত্র ছিল তার সন্তান হিমু। হিমুর পোশাক হল পকেটবিহীন হলুদ পাঞ্জাবী। হলুদ বৈরাগের রঙ বলেই পোশাকের রং হলুদ নির্বাচিত করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের পথে-পথে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়ানো তার কর্মকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম। উপন্যাসে প্রায়ই তার মধ্যে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার প্রকাশ দেখা যায়। যদিও হিমু নিজে তার কোন আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কথা স্বীকার করে না। হিমুর আচার-আচরণ বিভ্রান্তিকর। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তার প্রতিক্রিয়া অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করে, এবং এই বিভ্রান্ত সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ। প্রেম ভালবাসা উপেক্ষা করা হিমুর ধর্মের মধ্যে পড়ে। কোন উপন্যাসেই কোন মায়া তাকে কাবু করতে পারে নি। মায়াজালে আটকা পড়তে গেলেই সে উধাও হয়ে যায়।
হিমু চরিত্রের আসল নাম কী?
{ "answer_start": [ 22, 22 ], "text": [ "হিমালয়", "হিমালয়" ] }
bn_wiki_1822_02
হিমু (চরিত্র)
হিমু চরিত্রের আসল নাম হিমালয়। এ নামটি রেখেছিলেন তার বাবা। লেখক হিমুর বাবাকে বর্ণনা করেছেন একজন বিকারগ্রস্ত মানুষ হিসেবে; যার বিশ্বাস ছিল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার যদি প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা যায় তবে একইভাবে মহাপুরুষও তৈরি করা সম্ভব। তিনি মহাপুরুষ তৈরির জন্য একটি বিদ্যালয় তৈরি করেছিলেন যার একমাত্র ছাত্র ছিল তার সন্তান হিমু। হিমুর পোশাক হল পকেটবিহীন হলুদ পাঞ্জাবী। হলুদ বৈরাগের রঙ বলেই পোশাকের রং হলুদ নির্বাচিত করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের পথে-পথে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়ানো তার কর্মকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম। উপন্যাসে প্রায়ই তার মধ্যে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার প্রকাশ দেখা যায়। যদিও হিমু নিজে তার কোন আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কথা স্বীকার করে না। হিমুর আচার-আচরণ বিভ্রান্তিকর। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তার প্রতিক্রিয়া অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করে, এবং এই বিভ্রান্ত সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ। প্রেম ভালবাসা উপেক্ষা করা হিমুর ধর্মের মধ্যে পড়ে। কোন উপন্যাসেই কোন মায়া তাকে কাবু করতে পারে নি। মায়াজালে আটকা পড়তে গেলেই সে উধাও হয়ে যায়।
লেখক হিমুর বাবাকে কি হিসেবে বর্ণনা করেছেন?
{ "answer_start": [ 91, 91 ], "text": [ "একজন বিকারগ্রস্ত মানুষ", "একজন বিকারগ্রস্ত মানুষ" ] }
bn_wiki_1822_03
হিমু (চরিত্র)
হিমু চরিত্রের আসল নাম হিমালয়। এ নামটি রেখেছিলেন তার বাবা। লেখক হিমুর বাবাকে বর্ণনা করেছেন একজন বিকারগ্রস্ত মানুষ হিসেবে; যার বিশ্বাস ছিল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার যদি প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা যায় তবে একইভাবে মহাপুরুষও তৈরি করা সম্ভব। তিনি মহাপুরুষ তৈরির জন্য একটি বিদ্যালয় তৈরি করেছিলেন যার একমাত্র ছাত্র ছিল তার সন্তান হিমু। হিমুর পোশাক হল পকেটবিহীন হলুদ পাঞ্জাবী। হলুদ বৈরাগের রঙ বলেই পোশাকের রং হলুদ নির্বাচিত করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের পথে-পথে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়ানো তার কর্মকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম। উপন্যাসে প্রায়ই তার মধ্যে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার প্রকাশ দেখা যায়। যদিও হিমু নিজে তার কোন আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কথা স্বীকার করে না। হিমুর আচার-আচরণ বিভ্রান্তিকর। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তার প্রতিক্রিয়া অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করে, এবং এই বিভ্রান্ত সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ। প্রেম ভালবাসা উপেক্ষা করা হিমুর ধর্মের মধ্যে পড়ে। কোন উপন্যাসেই কোন মায়া তাকে কাবু করতে পারে নি। মায়াজালে আটকা পড়তে গেলেই সে উধাও হয়ে যায়।
হিমুর ভাইয়ের নাম কি ছিল?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1822_04
হিমু (চরিত্র)
হিমু চরিত্রের আসল নাম হিমালয়। এ নামটি রেখেছিলেন তার বাবা। লেখক হিমুর বাবাকে বর্ণনা করেছেন একজন বিকারগ্রস্ত মানুষ হিসেবে; যার বিশ্বাস ছিল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার যদি প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা যায় তবে একইভাবে মহাপুরুষও তৈরি করা সম্ভব। তিনি মহাপুরুষ তৈরির জন্য একটি বিদ্যালয় তৈরি করেছিলেন যার একমাত্র ছাত্র ছিল তার সন্তান হিমু। হিমুর পোশাক হল পকেটবিহীন হলুদ পাঞ্জাবী। হলুদ বৈরাগের রঙ বলেই পোশাকের রং হলুদ নির্বাচিত করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের পথে-পথে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়ানো তার কর্মকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম। উপন্যাসে প্রায়ই তার মধ্যে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার প্রকাশ দেখা যায়। যদিও হিমু নিজে তার কোন আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কথা স্বীকার করে না। হিমুর আচার-আচরণ বিভ্রান্তিকর। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তার প্রতিক্রিয়া অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করে, এবং এই বিভ্রান্ত সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ। প্রেম ভালবাসা উপেক্ষা করা হিমুর ধর্মের মধ্যে পড়ে। কোন উপন্যাসেই কোন মায়া তাকে কাবু করতে পারে নি। মায়াজালে আটকা পড়তে গেলেই সে উধাও হয়ে যায়।
কোন শহরের পথে-পথে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়ানো হিমুর কর্মকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম?
{ "answer_start": [ 424, 424 ], "text": [ "ঢাকা ", "ঢাকা " ] }
bn_wiki_1822_05
হিমু (চরিত্র)
হিমু চরিত্রের আসল নাম হিমালয়। এ নামটি রেখেছিলেন তার বাবা। লেখক হিমুর বাবাকে বর্ণনা করেছেন একজন বিকারগ্রস্ত মানুষ হিসেবে; যার বিশ্বাস ছিল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার যদি প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা যায় তবে একইভাবে মহাপুরুষও তৈরি করা সম্ভব। তিনি মহাপুরুষ তৈরির জন্য একটি বিদ্যালয় তৈরি করেছিলেন যার একমাত্র ছাত্র ছিল তার সন্তান হিমু। হিমুর পোশাক হল পকেটবিহীন হলুদ পাঞ্জাবী। হলুদ বৈরাগের রঙ বলেই পোশাকের রং হলুদ নির্বাচিত করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের পথে-পথে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়ানো তার কর্মকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম। উপন্যাসে প্রায়ই তার মধ্যে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার প্রকাশ দেখা যায়। যদিও হিমু নিজে তার কোন আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কথা স্বীকার করে না। হিমুর আচার-আচরণ বিভ্রান্তিকর। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তার প্রতিক্রিয়া অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করে, এবং এই বিভ্রান্ত সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ। প্রেম ভালবাসা উপেক্ষা করা হিমুর ধর্মের মধ্যে পড়ে। কোন উপন্যাসেই কোন মায়া তাকে কাবু করতে পারে নি। মায়াজালে আটকা পড়তে গেলেই সে উধাও হয়ে যায়।
মায়াজালে আটকা পড়তে গেলেই হিমু কি হয়ে যেত?
{ "answer_start": [ 905, 905 ], "text": [ "সে উধাও হয়ে যায়", "সে উধাও হয়ে যায়" ] }
bn_wiki_2817_01
সারা অলগুড
সারা এলেন অলগুড (২৯ নভেম্বর ১৮৭৯ - ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৫০) ছিলেন একজন আইরিশ-মার্কিন অভিনেত্রী। ইংহিনিড না হেইরিনে নাট্যকলা বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর তিনি আইরিশ ন্যাশনাল থিয়েটার সোসাইটিতে যোগ দেন। ১৯০৪ সালে তিনি স্প্রিডিং দ্য নিউজ দিয়ে পরিচিতি অর্জন করেন এবং পরের বছর থেকে পূর্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হিসেবে কাজ করতে থাকেন। ১৯১৫ সালে তিনি পেগ ও মাই হার্ট নাটকের প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সফরে যান। এই সফরে তিনি এই নাটকের প্রধান অভিনেতা জেরাল্ড হেনসনকে বিয়ে করেন এবং দুই বছর পর তাদের এক কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। ১৯১৮ সালে তার কন্যা ও স্বামী মারা যায়। তিনি হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি ১৯৪০ সালে হলিউডে আসেন এবং ১৯৪৫ সালে মার্কিন নাগরিকত্ব অর্জন করেন। অলগুড ১৮৭৯ সালের ২৯শে নভেম্বর আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের ৪৫ মিডল অ্যাবি স্ট্রিটে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা জর্জ অলগুড ছাপখানায় মুদ্রাক্ষর সাজানোর কাজ করতেন এবং মাতা মার্গারেট (বিবাহপূর্ব হ্যারল্ড) অলগুড। তার পিতা প্রটেস্ট্যান্ট ও মাতা ক্যাথলিক ছিলেন। তার বোন অভিনেত্রী মেয়ার ওনিল, পরবর্তীকালে তাদের সম্পর্কে বিচ্ছেদ দেখা যায়। তার ভাই টম রোমান ক্যাথলিক যাজক ছিলেন। অলগুডকে অ্যালফ্রেড হিচককের শুরুর দিকের চলচ্চিত্রগুলোতে দেখা যেত, সেগুলোর মধ্যে ছিল ব্ল্যাকমেইল (১৯২৯), জুনো অ্যান দ্য পেকক (১৯৩০), ও স্যাবোটেজ (১৯৩৬)। এছাড়া তিনি স্টর্ম ইন আ টিকাপ (১৯৩৭) চলচ্চিত্রে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ১৯৪০ সালে হলিউডে অভিনয় জীবন শুরু করার জন্য হলিউডে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তিনি হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) চলচ্চিত্রে বেথ মরগান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এই দশকে তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ডক্টর জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইড (১৯৪১), ইট হ্যাপেন্ড ইন ফ্ল্যাটবুশ (১৯৪২), জেন আয়ার (১৯৪৩), দ্য লজার (১৯৪৪), দ্য কিজ অব দ্য কিংডম (১৯৪৪), দ্য স্পাইরাল স্টেয়ারকেস (১৯৪৬), দ্য ফ্যাবুলাস ডোরসিজ (১৯৪৭) ও ডজন (১৯৫০)।
সারা অলগুড কে?
{ "answer_start": [ 61, 61 ], "text": [ "একজন আইরিশ-মার্কিন অভিনেত্রী", "একজন আইরিশ-মার্কিন অভিনেত্রী" ] }
bn_wiki_2817_02
সারা অলগুড
সারা এলেন অলগুড (২৯ নভেম্বর ১৮৭৯ - ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৫০) ছিলেন একজন আইরিশ-মার্কিন অভিনেত্রী। ইংহিনিড না হেইরিনে নাট্যকলা বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর তিনি আইরিশ ন্যাশনাল থিয়েটার সোসাইটিতে যোগ দেন। ১৯০৪ সালে তিনি স্প্রিডিং দ্য নিউজ দিয়ে পরিচিতি অর্জন করেন এবং পরের বছর থেকে পূর্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হিসেবে কাজ করতে থাকেন। ১৯১৫ সালে তিনি পেগ ও মাই হার্ট নাটকের প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সফরে যান। এই সফরে তিনি এই নাটকের প্রধান অভিনেতা জেরাল্ড হেনসনকে বিয়ে করেন এবং দুই বছর পর তাদের এক কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। ১৯১৮ সালে তার কন্যা ও স্বামী মারা যায়। তিনি হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি ১৯৪০ সালে হলিউডে আসেন এবং ১৯৪৫ সালে মার্কিন নাগরিকত্ব অর্জন করেন। অলগুড ১৮৭৯ সালের ২৯শে নভেম্বর আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের ৪৫ মিডল অ্যাবি স্ট্রিটে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা জর্জ অলগুড ছাপখানায় মুদ্রাক্ষর সাজানোর কাজ করতেন এবং মাতা মার্গারেট (বিবাহপূর্ব হ্যারল্ড) অলগুড। তার পিতা প্রটেস্ট্যান্ট ও মাতা ক্যাথলিক ছিলেন। তার বোন অভিনেত্রী মেয়ার ওনিল, পরবর্তীকালে তাদের সম্পর্কে বিচ্ছেদ দেখা যায়। তার ভাই টম রোমান ক্যাথলিক যাজক ছিলেন। অলগুডকে অ্যালফ্রেড হিচককের শুরুর দিকের চলচ্চিত্রগুলোতে দেখা যেত, সেগুলোর মধ্যে ছিল ব্ল্যাকমেইল (১৯২৯), জুনো অ্যান দ্য পেকক (১৯৩০), ও স্যাবোটেজ (১৯৩৬)। এছাড়া তিনি স্টর্ম ইন আ টিকাপ (১৯৩৭) চলচ্চিত্রে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ১৯৪০ সালে হলিউডে অভিনয় জীবন শুরু করার জন্য হলিউডে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তিনি হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) চলচ্চিত্রে বেথ মরগান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এই দশকে তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ডক্টর জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইড (১৯৪১), ইট হ্যাপেন্ড ইন ফ্ল্যাটবুশ (১৯৪২), জেন আয়ার (১৯৪৩), দ্য লজার (১৯৪৪), দ্য কিজ অব দ্য কিংডম (১৯৪৪), দ্য স্পাইরাল স্টেয়ারকেস (১৯৪৬), দ্য ফ্যাবুলাস ডোরসিজ (১৯৪৭) ও ডজন (১৯৫০)।
সারা অলগুড কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
{ "answer_start": [ 28, 28 ], "text": [ "১৮৭৯", "১৮৭৯" ] }
bn_wiki_2817_03
সারা অলগুড
সারা এলেন অলগুড (২৯ নভেম্বর ১৮৭৯ - ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৫০) ছিলেন একজন আইরিশ-মার্কিন অভিনেত্রী। ইংহিনিড না হেইরিনে নাট্যকলা বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর তিনি আইরিশ ন্যাশনাল থিয়েটার সোসাইটিতে যোগ দেন। ১৯০৪ সালে তিনি স্প্রিডিং দ্য নিউজ দিয়ে পরিচিতি অর্জন করেন এবং পরের বছর থেকে পূর্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হিসেবে কাজ করতে থাকেন। ১৯১৫ সালে তিনি পেগ ও মাই হার্ট নাটকের প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সফরে যান। এই সফরে তিনি এই নাটকের প্রধান অভিনেতা জেরাল্ড হেনসনকে বিয়ে করেন এবং দুই বছর পর তাদের এক কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। ১৯১৮ সালে তার কন্যা ও স্বামী মারা যায়। তিনি হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি ১৯৪০ সালে হলিউডে আসেন এবং ১৯৪৫ সালে মার্কিন নাগরিকত্ব অর্জন করেন। অলগুড ১৮৭৯ সালের ২৯শে নভেম্বর আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের ৪৫ মিডল অ্যাবি স্ট্রিটে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা জর্জ অলগুড ছাপখানায় মুদ্রাক্ষর সাজানোর কাজ করতেন এবং মাতা মার্গারেট (বিবাহপূর্ব হ্যারল্ড) অলগুড। তার পিতা প্রটেস্ট্যান্ট ও মাতা ক্যাথলিক ছিলেন। তার বোন অভিনেত্রী মেয়ার ওনিল, পরবর্তীকালে তাদের সম্পর্কে বিচ্ছেদ দেখা যায়। তার ভাই টম রোমান ক্যাথলিক যাজক ছিলেন। অলগুডকে অ্যালফ্রেড হিচককের শুরুর দিকের চলচ্চিত্রগুলোতে দেখা যেত, সেগুলোর মধ্যে ছিল ব্ল্যাকমেইল (১৯২৯), জুনো অ্যান দ্য পেকক (১৯৩০), ও স্যাবোটেজ (১৯৩৬)। এছাড়া তিনি স্টর্ম ইন আ টিকাপ (১৯৩৭) চলচ্চিত্রে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ১৯৪০ সালে হলিউডে অভিনয় জীবন শুরু করার জন্য হলিউডে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তিনি হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) চলচ্চিত্রে বেথ মরগান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এই দশকে তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ডক্টর জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইড (১৯৪১), ইট হ্যাপেন্ড ইন ফ্ল্যাটবুশ (১৯৪২), জেন আয়ার (১৯৪৩), দ্য লজার (১৯৪৪), দ্য কিজ অব দ্য কিংডম (১৯৪৪), দ্য স্পাইরাল স্টেয়ারকেস (১৯৪৬), দ্য ফ্যাবুলাস ডোরসিজ (১৯৪৭) ও ডজন (১৯৫০)।
সারা অলগুড কোথায় নাট্যকলা অধ্যয়ন করেন?
{ "answer_start": [ 799, 799 ], "text": [ "আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের ৪৫ মিডল অ্যাবি স্ট্রিটে", "আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের ৪৫ মিডল অ্যাবি স্ট্রিটে" ] }
bn_wiki_2817_04
সারা অলগুড
সারা এলেন অলগুড (২৯ নভেম্বর ১৮৭৯ - ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৫০) ছিলেন একজন আইরিশ-মার্কিন অভিনেত্রী। ইংহিনিড না হেইরিনে নাট্যকলা বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর তিনি আইরিশ ন্যাশনাল থিয়েটার সোসাইটিতে যোগ দেন। ১৯০৪ সালে তিনি স্প্রিডিং দ্য নিউজ দিয়ে পরিচিতি অর্জন করেন এবং পরের বছর থেকে পূর্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হিসেবে কাজ করতে থাকেন। ১৯১৫ সালে তিনি পেগ ও মাই হার্ট নাটকের প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সফরে যান। এই সফরে তিনি এই নাটকের প্রধান অভিনেতা জেরাল্ড হেনসনকে বিয়ে করেন এবং দুই বছর পর তাদের এক কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। ১৯১৮ সালে তার কন্যা ও স্বামী মারা যায়। তিনি হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি ১৯৪০ সালে হলিউডে আসেন এবং ১৯৪৫ সালে মার্কিন নাগরিকত্ব অর্জন করেন। অলগুড ১৮৭৯ সালের ২৯শে নভেম্বর আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের ৪৫ মিডল অ্যাবি স্ট্রিটে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা জর্জ অলগুড ছাপখানায় মুদ্রাক্ষর সাজানোর কাজ করতেন এবং মাতা মার্গারেট (বিবাহপূর্ব হ্যারল্ড) অলগুড। তার পিতা প্রটেস্ট্যান্ট ও মাতা ক্যাথলিক ছিলেন। তার বোন অভিনেত্রী মেয়ার ওনিল, পরবর্তীকালে তাদের সম্পর্কে বিচ্ছেদ দেখা যায়। তার ভাই টম রোমান ক্যাথলিক যাজক ছিলেন। অলগুডকে অ্যালফ্রেড হিচককের শুরুর দিকের চলচ্চিত্রগুলোতে দেখা যেত, সেগুলোর মধ্যে ছিল ব্ল্যাকমেইল (১৯২৯), জুনো অ্যান দ্য পেকক (১৯৩০), ও স্যাবোটেজ (১৯৩৬)। এছাড়া তিনি স্টর্ম ইন আ টিকাপ (১৯৩৭) চলচ্চিত্রে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ১৯৪০ সালে হলিউডে অভিনয় জীবন শুরু করার জন্য হলিউডে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তিনি হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) চলচ্চিত্রে বেথ মরগান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এই দশকে তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ডক্টর জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইড (১৯৪১), ইট হ্যাপেন্ড ইন ফ্ল্যাটবুশ (১৯৪২), জেন আয়ার (১৯৪৩), দ্য লজার (১৯৪৪), দ্য কিজ অব দ্য কিংডম (১৯৪৪), দ্য স্পাইরাল স্টেয়ারকেস (১৯৪৬), দ্য ফ্যাবুলাস ডোরসিজ (১৯৪৭) ও ডজন (১৯৫০)।
সারা অলগুড কীভাবে পরিচিতি অর্জন করেন?
{ "answer_start": [ 190, 190 ], "text": [ "১৯০৪ সালে তিনি স্প্রিডিং দ্য নিউজ দিয়ে পরিচিতি অর্জন করেন", "১৯০৪ সালে তিনি স্প্রিডিং দ্য নিউজ দিয়ে পরিচিতি অর্জন করেন" ] }
bn_wiki_2817_05
সারা অলগুড
সারা এলেন অলগুড (২৯ নভেম্বর ১৮৭৯ - ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৫০) ছিলেন একজন আইরিশ-মার্কিন অভিনেত্রী। ইংহিনিড না হেইরিনে নাট্যকলা বিষয়ে অধ্যয়ন করার পর তিনি আইরিশ ন্যাশনাল থিয়েটার সোসাইটিতে যোগ দেন। ১৯০৪ সালে তিনি স্প্রিডিং দ্য নিউজ দিয়ে পরিচিতি অর্জন করেন এবং পরের বছর থেকে পূর্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হিসেবে কাজ করতে থাকেন। ১৯১৫ সালে তিনি পেগ ও মাই হার্ট নাটকের প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সফরে যান। এই সফরে তিনি এই নাটকের প্রধান অভিনেতা জেরাল্ড হেনসনকে বিয়ে করেন এবং দুই বছর পর তাদের এক কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। ১৯১৮ সালে তার কন্যা ও স্বামী মারা যায়। তিনি হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি ১৯৪০ সালে হলিউডে আসেন এবং ১৯৪৫ সালে মার্কিন নাগরিকত্ব অর্জন করেন। অলগুড ১৮৭৯ সালের ২৯শে নভেম্বর আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের ৪৫ মিডল অ্যাবি স্ট্রিটে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা জর্জ অলগুড ছাপখানায় মুদ্রাক্ষর সাজানোর কাজ করতেন এবং মাতা মার্গারেট (বিবাহপূর্ব হ্যারল্ড) অলগুড। তার পিতা প্রটেস্ট্যান্ট ও মাতা ক্যাথলিক ছিলেন। তার বোন অভিনেত্রী মেয়ার ওনিল, পরবর্তীকালে তাদের সম্পর্কে বিচ্ছেদ দেখা যায়। তার ভাই টম রোমান ক্যাথলিক যাজক ছিলেন। অলগুডকে অ্যালফ্রেড হিচককের শুরুর দিকের চলচ্চিত্রগুলোতে দেখা যেত, সেগুলোর মধ্যে ছিল ব্ল্যাকমেইল (১৯২৯), জুনো অ্যান দ্য পেকক (১৯৩০), ও স্যাবোটেজ (১৯৩৬)। এছাড়া তিনি স্টর্ম ইন আ টিকাপ (১৯৩৭) চলচ্চিত্রে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ১৯৪০ সালে হলিউডে অভিনয় জীবন শুরু করার জন্য হলিউডে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তিনি হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১) চলচ্চিত্রে বেথ মরগান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এই দশকে তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ডক্টর জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইড (১৯৪১), ইট হ্যাপেন্ড ইন ফ্ল্যাটবুশ (১৯৪২), জেন আয়ার (১৯৪৩), দ্য লজার (১৯৪৪), দ্য কিজ অব দ্য কিংডম (১৯৪৪), দ্য স্পাইরাল স্টেয়ারকেস (১৯৪৬), দ্য ফ্যাবুলাস ডোরসিজ (১৯৪৭) ও ডজন (১৯৫০)।
জেরাল্ড হেনসন কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1386_01
ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্ম
১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে, ফরাসি বৌদ্ধ ইউনিয়ন (UBF, ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত) অনুমান করে যে ফ্রান্সে ৭০০,০০০ থেকে ৮০০,০০০ বৌদ্ধ ছিল, তাদের মধ্যে ৭৫০,০০০ ফরাসি বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছিল। ১৯৯৯ সালে, সমাজবিজ্ঞানী ফ্রেডেরিক লেনোয়ার অনুমান করেছিলেন যে, প্রতি প্রতি বছর কমপক্ষে ২০,০০০০ ফরাসি ধর্মান্তরিত হয় এবং ৮ মিলিয়ন মানুষ বৌদ্ধ ধর্মকে অনুসরণ করে। যদিও অন্যান্য গবেষকরা এই সংখ্যা অধিক হবে বলে প্রশ্ন তুলেন। একটি ১৯৯৭ জনমত জরিপ সহানুভূতিশীল তরুণদের হিসাবে গণনা করা হয়েছে যারা "বৌদ্ধধর্মের সাথে একটি বুদ্ধিবৃত্তিক শখ্যতা অনুভব করে বা বৌদ্ধ বিশ্বদর্শনের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে।"ফ্রান্সের প্রায় এক চতুর্থাংশ বৌদ্ধ এশিয়ান দেশগুলি থেকে এসেছে, বিশেষ করে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া (ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া, মালেশিয়া, জাপান) এবং প্রধানত থেরবাদ বৌদ্ধ ধর্ম পালন করে। নৃতাত্ত্বিক সেসাইল ক্যাম্পারগুএ ২০১৩ সালে ইঙ্গিত করেছেন: "পশ্চিমে দুটি বৌদ্ধধর্মকে আলাদা করা স্বাভাবিক: একটি" নৃতাত্ত্বিক" বৌদ্ধধর্ম, প্রধানত এশিয়ান অভিবাসীদের দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়, এবং একটি রূপান্তরিত বৌদ্ধধর্ম যা পশ্চিমাদের জন্য উদ্দেশ্য ছিল যেমন তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম৷ ফ্রান্সের বৌদ্ধ ইউনিয়নের মতে, ফ্রান্সে ১২০০০,০০০ এশীয় বংশোদ্ভূত এবং ৯০১,০০০ ফরাসি বংশোদ্ভূত (কেউ কেউ দ্বিগুণ বা এমনকি তিনগুণ বলে) সহ এক মিলিয়ন বৌদ্ধধর্ম পালন করছেন। তাদের এক-চতুর্থাংশের কিছু বেশি, ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে, ফ্রান্সে উদ্ভূত হচ্ছে এবং প্রধানত জেন বৌদ্ধধর্ম (মহাযান), বা তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম (বজ্রযান) অনুশীলন করছে। তারা বেশিরভাগই সাম্প্রতিক ধর্মান্তরিত।
ফরাসি বৌদ্ধ ইউনিয়ন কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "১৯৯০", "১৯৯০" ] }
bn_wiki_1386_02
ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্ম
১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে, ফরাসি বৌদ্ধ ইউনিয়ন (UBF, ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত) অনুমান করে যে ফ্রান্সে ৭০০,০০০ থেকে ৮০০,০০০ বৌদ্ধ ছিল, তাদের মধ্যে ৭৫০,০০০ ফরাসি বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছিল। ১৯৯৯ সালে, সমাজবিজ্ঞানী ফ্রেডেরিক লেনোয়ার অনুমান করেছিলেন যে, প্রতি প্রতি বছর কমপক্ষে ২০,০০০০ ফরাসি ধর্মান্তরিত হয় এবং ৮ মিলিয়ন মানুষ বৌদ্ধ ধর্মকে অনুসরণ করে। যদিও অন্যান্য গবেষকরা এই সংখ্যা অধিক হবে বলে প্রশ্ন তুলেন। একটি ১৯৯৭ জনমত জরিপ সহানুভূতিশীল তরুণদের হিসাবে গণনা করা হয়েছে যারা "বৌদ্ধধর্মের সাথে একটি বুদ্ধিবৃত্তিক শখ্যতা অনুভব করে বা বৌদ্ধ বিশ্বদর্শনের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে।"ফ্রান্সের প্রায় এক চতুর্থাংশ বৌদ্ধ এশিয়ান দেশগুলি থেকে এসেছে, বিশেষ করে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া (ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া, মালেশিয়া, জাপান) এবং প্রধানত থেরবাদ বৌদ্ধ ধর্ম পালন করে। নৃতাত্ত্বিক সেসাইল ক্যাম্পারগুএ ২০১৩ সালে ইঙ্গিত করেছেন: "পশ্চিমে দুটি বৌদ্ধধর্মকে আলাদা করা স্বাভাবিক: একটি" নৃতাত্ত্বিক" বৌদ্ধধর্ম, প্রধানত এশিয়ান অভিবাসীদের দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়, এবং একটি রূপান্তরিত বৌদ্ধধর্ম যা পশ্চিমাদের জন্য উদ্দেশ্য ছিল যেমন তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম৷ ফ্রান্সের বৌদ্ধ ইউনিয়নের মতে, ফ্রান্সে ১২০০০,০০০ এশীয় বংশোদ্ভূত এবং ৯০১,০০০ ফরাসি বংশোদ্ভূত (কেউ কেউ দ্বিগুণ বা এমনকি তিনগুণ বলে) সহ এক মিলিয়ন বৌদ্ধধর্ম পালন করছেন। তাদের এক-চতুর্থাংশের কিছু বেশি, ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে, ফ্রান্সে উদ্ভূত হচ্ছে এবং প্রধানত জেন বৌদ্ধধর্ম (মহাযান), বা তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম (বজ্রযান) অনুশীলন করছে। তারা বেশিরভাগই সাম্প্রতিক ধর্মান্তরিত।
ফ্রেডেরিক লেনোয়ার কে ছিলেন?
{ "answer_start": [ 200, 200 ], "text": [ "সমাজবিজ্ঞানী", "সমাজবিজ্ঞানী" ] }
bn_wiki_1386_03
ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্ম
১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে, ফরাসি বৌদ্ধ ইউনিয়ন (UBF, ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত) অনুমান করে যে ফ্রান্সে ৭০০,০০০ থেকে ৮০০,০০০ বৌদ্ধ ছিল, তাদের মধ্যে ৭৫০,০০০ ফরাসি বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছিল। ১৯৯৯ সালে, সমাজবিজ্ঞানী ফ্রেডেরিক লেনোয়ার অনুমান করেছিলেন যে, প্রতি প্রতি বছর কমপক্ষে ২০,০০০০ ফরাসি ধর্মান্তরিত হয় এবং ৮ মিলিয়ন মানুষ বৌদ্ধ ধর্মকে অনুসরণ করে। যদিও অন্যান্য গবেষকরা এই সংখ্যা অধিক হবে বলে প্রশ্ন তুলেন। একটি ১৯৯৭ জনমত জরিপ সহানুভূতিশীল তরুণদের হিসাবে গণনা করা হয়েছে যারা "বৌদ্ধধর্মের সাথে একটি বুদ্ধিবৃত্তিক শখ্যতা অনুভব করে বা বৌদ্ধ বিশ্বদর্শনের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে।"ফ্রান্সের প্রায় এক চতুর্থাংশ বৌদ্ধ এশিয়ান দেশগুলি থেকে এসেছে, বিশেষ করে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া (ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া, মালেশিয়া, জাপান) এবং প্রধানত থেরবাদ বৌদ্ধ ধর্ম পালন করে। নৃতাত্ত্বিক সেসাইল ক্যাম্পারগুএ ২০১৩ সালে ইঙ্গিত করেছেন: "পশ্চিমে দুটি বৌদ্ধধর্মকে আলাদা করা স্বাভাবিক: একটি" নৃতাত্ত্বিক" বৌদ্ধধর্ম, প্রধানত এশিয়ান অভিবাসীদের দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়, এবং একটি রূপান্তরিত বৌদ্ধধর্ম যা পশ্চিমাদের জন্য উদ্দেশ্য ছিল যেমন তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম৷ ফ্রান্সের বৌদ্ধ ইউনিয়নের মতে, ফ্রান্সে ১২০০০,০০০ এশীয় বংশোদ্ভূত এবং ৯০১,০০০ ফরাসি বংশোদ্ভূত (কেউ কেউ দ্বিগুণ বা এমনকি তিনগুণ বলে) সহ এক মিলিয়ন বৌদ্ধধর্ম পালন করছেন। তাদের এক-চতুর্থাংশের কিছু বেশি, ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে, ফ্রান্সে উদ্ভূত হচ্ছে এবং প্রধানত জেন বৌদ্ধধর্ম (মহাযান), বা তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম (বজ্রযান) অনুশীলন করছে। তারা বেশিরভাগই সাম্প্রতিক ধর্মান্তরিত।
ফ্রেডেরিক লেনোয়ার কী অনুমান করেছিলেন?
{ "answer_start": [ 252, 252 ], "text": [ "প্রতি প্রতি বছর কমপক্ষে ২০,০০০০ ফরাসি ধর্মান্তরিত হয় এবং ৮ মিলিয়ন মানুষ বৌদ্ধ ধর্মকে অনুসরণ করে", "প্রতি প্রতি বছর কমপক্ষে ২০,০০০০ ফরাসি ধর্মান্তরিত হয় এবং ৮ মিলিয়ন মানুষ বৌদ্ধ ধর্মকে অনুসরণ করে" ] }
bn_wiki_1386_04
ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্ম
১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে, ফরাসি বৌদ্ধ ইউনিয়ন (UBF, ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত) অনুমান করে যে ফ্রান্সে ৭০০,০০০ থেকে ৮০০,০০০ বৌদ্ধ ছিল, তাদের মধ্যে ৭৫০,০০০ ফরাসি বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছিল। ১৯৯৯ সালে, সমাজবিজ্ঞানী ফ্রেডেরিক লেনোয়ার অনুমান করেছিলেন যে, প্রতি প্রতি বছর কমপক্ষে ২০,০০০০ ফরাসি ধর্মান্তরিত হয় এবং ৮ মিলিয়ন মানুষ বৌদ্ধ ধর্মকে অনুসরণ করে। যদিও অন্যান্য গবেষকরা এই সংখ্যা অধিক হবে বলে প্রশ্ন তুলেন। একটি ১৯৯৭ জনমত জরিপ সহানুভূতিশীল তরুণদের হিসাবে গণনা করা হয়েছে যারা "বৌদ্ধধর্মের সাথে একটি বুদ্ধিবৃত্তিক শখ্যতা অনুভব করে বা বৌদ্ধ বিশ্বদর্শনের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে।"ফ্রান্সের প্রায় এক চতুর্থাংশ বৌদ্ধ এশিয়ান দেশগুলি থেকে এসেছে, বিশেষ করে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া (ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া, মালেশিয়া, জাপান) এবং প্রধানত থেরবাদ বৌদ্ধ ধর্ম পালন করে। নৃতাত্ত্বিক সেসাইল ক্যাম্পারগুএ ২০১৩ সালে ইঙ্গিত করেছেন: "পশ্চিমে দুটি বৌদ্ধধর্মকে আলাদা করা স্বাভাবিক: একটি" নৃতাত্ত্বিক" বৌদ্ধধর্ম, প্রধানত এশিয়ান অভিবাসীদের দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়, এবং একটি রূপান্তরিত বৌদ্ধধর্ম যা পশ্চিমাদের জন্য উদ্দেশ্য ছিল যেমন তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম৷ ফ্রান্সের বৌদ্ধ ইউনিয়নের মতে, ফ্রান্সে ১২০০০,০০০ এশীয় বংশোদ্ভূত এবং ৯০১,০০০ ফরাসি বংশোদ্ভূত (কেউ কেউ দ্বিগুণ বা এমনকি তিনগুণ বলে) সহ এক মিলিয়ন বৌদ্ধধর্ম পালন করছেন। তাদের এক-চতুর্থাংশের কিছু বেশি, ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে, ফ্রান্সে উদ্ভূত হচ্ছে এবং প্রধানত জেন বৌদ্ধধর্ম (মহাযান), বা তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম (বজ্রযান) অনুশীলন করছে। তারা বেশিরভাগই সাম্প্রতিক ধর্মান্তরিত।
ফ্রান্সের প্রায় এক চতুর্থাংশ বৌদ্ধ কোথায় থেকে এসেছে?
{ "answer_start": [ 619, 619 ], "text": [ "এশিয়ান দেশগুলি থেকে", "এশিয়ান দেশগুলি থেকে" ] }
bn_wiki_1386_05
ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্ম
১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে, ফরাসি বৌদ্ধ ইউনিয়ন (UBF, ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত) অনুমান করে যে ফ্রান্সে ৭০০,০০০ থেকে ৮০০,০০০ বৌদ্ধ ছিল, তাদের মধ্যে ৭৫০,০০০ ফরাসি বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছিল। ১৯৯৯ সালে, সমাজবিজ্ঞানী ফ্রেডেরিক লেনোয়ার অনুমান করেছিলেন যে, প্রতি প্রতি বছর কমপক্ষে ২০,০০০০ ফরাসি ধর্মান্তরিত হয় এবং ৮ মিলিয়ন মানুষ বৌদ্ধ ধর্মকে অনুসরণ করে। যদিও অন্যান্য গবেষকরা এই সংখ্যা অধিক হবে বলে প্রশ্ন তুলেন। একটি ১৯৯৭ জনমত জরিপ সহানুভূতিশীল তরুণদের হিসাবে গণনা করা হয়েছে যারা "বৌদ্ধধর্মের সাথে একটি বুদ্ধিবৃত্তিক শখ্যতা অনুভব করে বা বৌদ্ধ বিশ্বদর্শনের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে।"ফ্রান্সের প্রায় এক চতুর্থাংশ বৌদ্ধ এশিয়ান দেশগুলি থেকে এসেছে, বিশেষ করে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া (ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া, মালেশিয়া, জাপান) এবং প্রধানত থেরবাদ বৌদ্ধ ধর্ম পালন করে। নৃতাত্ত্বিক সেসাইল ক্যাম্পারগুএ ২০১৩ সালে ইঙ্গিত করেছেন: "পশ্চিমে দুটি বৌদ্ধধর্মকে আলাদা করা স্বাভাবিক: একটি" নৃতাত্ত্বিক" বৌদ্ধধর্ম, প্রধানত এশিয়ান অভিবাসীদের দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়, এবং একটি রূপান্তরিত বৌদ্ধধর্ম যা পশ্চিমাদের জন্য উদ্দেশ্য ছিল যেমন তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম৷ ফ্রান্সের বৌদ্ধ ইউনিয়নের মতে, ফ্রান্সে ১২০০০,০০০ এশীয় বংশোদ্ভূত এবং ৯০১,০০০ ফরাসি বংশোদ্ভূত (কেউ কেউ দ্বিগুণ বা এমনকি তিনগুণ বলে) সহ এক মিলিয়ন বৌদ্ধধর্ম পালন করছেন। তাদের এক-চতুর্থাংশের কিছু বেশি, ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে, ফ্রান্সে উদ্ভূত হচ্ছে এবং প্রধানত জেন বৌদ্ধধর্ম (মহাযান), বা তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম (বজ্রযান) অনুশীলন করছে। তারা বেশিরভাগই সাম্প্রতিক ধর্মান্তরিত।
আলেকজান্দ্রা ডেভিড-নীল কে ছিলেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0215_01
মানব মহাকাশ যাত্রা
সভেতলানা সাভিস্কায়া প্রথম নারী হিসেবে ১৯৮৪ সালের ২৫ জুলাই মহাকাশচারণ করেন। স্যালি রিড ছিলেন প্রথম মার্কিন নারী মহাকাশচারী। আইলিন কলিনস প্রথম নভোখেয়াযান চালক ছিলেন এবং এসটিএস-৯৩ নভোখ্যাযান চালনার মাধ্যমে তিনি প্রথম নারী হিসেবে একটি মার্কিন মহাকাশযান চালনা করেন। ভ্যালেরি পোলায়াকভ সবচেয়ে দীর্ঘ সময় মহাকাশ যাত্রা করেছেন (৮ই জানুয়ারি ১৯৯৪ থেকে ২২শে মার্চ ১৯৯৫; মোট ৪৩৭ দিন, ১৭ ঘণ্টা, ৫৮ মিনিট, ১৬ সেকেন্ড)। সের্গেই ক্রিকালোয়ভ সবচেয়ে দীর্ঘকাল মহাকাশে অবস্থান করেছেন (৮০৩ দিন, ৯ ঘণ্টা, ৩৯ মিনিট)
মহাকাশচারণ করা প্রথম নারী কে?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "সভেতলানা সাভিস্কায়া", "সভেতলানা সাভিস্কায়া" ] }
bn_wiki_0215_02
মানব মহাকাশ যাত্রা
সভেতলানা সাভিস্কায়া প্রথম নারী হিসেবে ১৯৮৪ সালের ২৫ জুলাই মহাকাশচারণ করেন। স্যালি রিড ছিলেন প্রথম মার্কিন নারী মহাকাশচারী। আইলিন কলিনস প্রথম নভোখেয়াযান চালক ছিলেন এবং এসটিএস-৯৩ নভোখ্যাযান চালনার মাধ্যমে তিনি প্রথম নারী হিসেবে একটি মার্কিন মহাকাশযান চালনা করেন। ভ্যালেরি পোলায়াকভ সবচেয়ে দীর্ঘ সময় মহাকাশ যাত্রা করেছেন (৮ই জানুয়ারি ১৯৯৪ থেকে ২২শে মার্চ ১৯৯৫; মোট ৪৩৭ দিন, ১৭ ঘণ্টা, ৫৮ মিনিট, ১৬ সেকেন্ড)। সের্গেই ক্রিকালোয়ভ সবচেয়ে দীর্ঘকাল মহাকাশে অবস্থান করেছেন (৮০৩ দিন, ৯ ঘণ্টা, ৩৯ মিনিট)
সভেতলানা সাভিস্কায়া কবে মহাকাশচারণ করেন?
{ "answer_start": [ 39, 39 ], "text": [ "১৯৮৪ সালের ২৫ জুলাই", "১৯৮৪ সালের ২৫ জুলাই" ] }
bn_wiki_0215_03
মানব মহাকাশ যাত্রা
সভেতলানা সাভিস্কায়া প্রথম নারী হিসেবে ১৯৮৪ সালের ২৫ জুলাই মহাকাশচারণ করেন। স্যালি রিড ছিলেন প্রথম মার্কিন নারী মহাকাশচারী। আইলিন কলিনস প্রথম নভোখেয়াযান চালক ছিলেন এবং এসটিএস-৯৩ নভোখ্যাযান চালনার মাধ্যমে তিনি প্রথম নারী হিসেবে একটি মার্কিন মহাকাশযান চালনা করেন। ভ্যালেরি পোলায়াকভ সবচেয়ে দীর্ঘ সময় মহাকাশ যাত্রা করেছেন (৮ই জানুয়ারি ১৯৯৪ থেকে ২২শে মার্চ ১৯৯৫; মোট ৪৩৭ দিন, ১৭ ঘণ্টা, ৫৮ মিনিট, ১৬ সেকেন্ড)। সের্গেই ক্রিকালোয়ভ সবচেয়ে দীর্ঘকাল মহাকাশে অবস্থান করেছেন (৮০৩ দিন, ৯ ঘণ্টা, ৩৯ মিনিট)
আইলিন কলিনস কোন নভোখ্যাযান চালনা করেন?
{ "answer_start": [ 170, 170 ], "text": [ "এসটিএস-৯৩", "এসটিএস-৯৩" ] }
bn_wiki_0215_04
মানব মহাকাশ যাত্রা
সভেতলানা সাভিস্কায়া প্রথম নারী হিসেবে ১৯৮৪ সালের ২৫ জুলাই মহাকাশচারণ করেন। স্যালি রিড ছিলেন প্রথম মার্কিন নারী মহাকাশচারী। আইলিন কলিনস প্রথম নভোখেয়াযান চালক ছিলেন এবং এসটিএস-৯৩ নভোখ্যাযান চালনার মাধ্যমে তিনি প্রথম নারী হিসেবে একটি মার্কিন মহাকাশযান চালনা করেন। ভ্যালেরি পোলায়াকভ সবচেয়ে দীর্ঘ সময় মহাকাশ যাত্রা করেছেন (৮ই জানুয়ারি ১৯৯৪ থেকে ২২শে মার্চ ১৯৯৫; মোট ৪৩৭ দিন, ১৭ ঘণ্টা, ৫৮ মিনিট, ১৬ সেকেন্ড)। সের্গেই ক্রিকালোয়ভ সবচেয়ে দীর্ঘকাল মহাকাশে অবস্থান করেছেন (৮০৩ দিন, ৯ ঘণ্টা, ৩৯ মিনিট)
সের্গেই ক্রিকালোয়ভ কতক্ষণ মহাকাশে অবস্থান করেছেন?
{ "answer_start": [ 472, 472 ], "text": [ "৮০৩ দিন, ৯ ঘণ্টা, ৩৯ মিনিট", "৮০৩ দিন, ৯ ঘণ্টা, ৩৯ মিনিট" ] }
bn_wiki_0215_05
মানব মহাকাশ যাত্রা
সভেতলানা সাভিস্কায়া প্রথম নারী হিসেবে ১৯৮৪ সালের ২৫ জুলাই মহাকাশচারণ করেন। স্যালি রিড ছিলেন প্রথম মার্কিন নারী মহাকাশচারী। আইলিন কলিনস প্রথম নভোখেয়াযান চালক ছিলেন এবং এসটিএস-৯৩ নভোখ্যাযান চালনার মাধ্যমে তিনি প্রথম নারী হিসেবে একটি মার্কিন মহাকাশযান চালনা করেন। ভ্যালেরি পোলায়াকভ সবচেয়ে দীর্ঘ সময় মহাকাশ যাত্রা করেছেন (৮ই জানুয়ারি ১৯৯৪ থেকে ২২শে মার্চ ১৯৯৫; মোট ৪৩৭ দিন, ১৭ ঘণ্টা, ৫৮ মিনিট, ১৬ সেকেন্ড)। সের্গেই ক্রিকালোয়ভ সবচেয়ে দীর্ঘকাল মহাকাশে অবস্থান করেছেন (৮০৩ দিন, ৯ ঘণ্টা, ৩৯ মিনিট)
স্যালি রিড কতক্ষণ মহাকাশে অবস্থান করেছেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0116_01
ধ্রুবমাতা (তারামণ্ডল)
ধ্রুবমাতা মণ্ডল বা অ্যান্ড্রোমিডা আধুনিক ৮৮টি তারামণ্ডলের একটি। গ্রিক পুরাণের জনপ্রিয় চরিত্র রাজকুমারী অ্যান্ড্রোমিডার নামানুসারে এর ইংরেজি নামকরণ করা হয়েছে। উত্তর আকাশে পক্ষীরাজ মণ্ডলের নিকটে এই তারামণ্ডলটি অবস্থিত। অ্যানড্রোমিডা ছায়াপথ ধারণ করার জন্য এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। ইংরেজিতে একে মাঝে মাঝেই "দ্য চেইন্‌ড মেইডেন" তথা শৃঙ্খলিত রাজকুমারী বলা হয়ে থাকে।
আধুনিক তারামণ্ডল কয়টি?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0116_02
ধ্রুবমাতা (তারামণ্ডল)
ধ্রুবমাতা মণ্ডল বা অ্যান্ড্রোমিডা আধুনিক ৮৮টি তারামণ্ডলের একটি। গ্রিক পুরাণের জনপ্রিয় চরিত্র রাজকুমারী অ্যান্ড্রোমিডার নামানুসারে এর ইংরেজি নামকরণ করা হয়েছে। উত্তর আকাশে পক্ষীরাজ মণ্ডলের নিকটে এই তারামণ্ডলটি অবস্থিত। অ্যানড্রোমিডা ছায়াপথ ধারণ করার জন্য এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। ইংরেজিতে একে মাঝে মাঝেই "দ্য চেইন্‌ড মেইডেন" তথা শৃঙ্খলিত রাজকুমারী বলা হয়ে থাকে।
কিসের নামানুসারে ধ্রুবমাতা মণ্ডল এর ইংরেজি নামকরণ করা হয়েছে?
{ "answer_start": [ 63, 63 ], "text": [ " গ্রিক পুরাণের জনপ্রিয় চরিত্র রাজকুমারী অ্যান্ড্রোমিডার", " গ্রিক পুরাণের জনপ্রিয় চরিত্র রাজকুমারী অ্যান্ড্রোমিডার" ] }
bn_wiki_0116_04
ধ্রুবমাতা (তারামণ্ডল)
ধ্রুবমাতা মণ্ডল বা অ্যান্ড্রোমিডা আধুনিক ৮৮টি তারামণ্ডলের একটি। গ্রিক পুরাণের জনপ্রিয় চরিত্র রাজকুমারী অ্যান্ড্রোমিডার নামানুসারে এর ইংরেজি নামকরণ করা হয়েছে। উত্তর আকাশে পক্ষীরাজ মণ্ডলের নিকটে এই তারামণ্ডলটি অবস্থিত। অ্যানড্রোমিডা ছায়াপথ ধারণ করার জন্য এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। ইংরেজিতে একে মাঝে মাঝেই "দ্য চেইন্‌ড মেইডেন" তথা শৃঙ্খলিত রাজকুমারী বলা হয়ে থাকে।
ইংরেজিতে কাকে মাঝে মাঝেই "দ্য চেইন্‌ড মেইডেন" বলা হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0072_01
পদার্থের চারটি মৌলিক অবস্থা
গ্যাস গ্যাসের অনুগুলোর মধ্যবর্তী দূরত্ব অনেক বেশি হয়।গ্যাসের অণুগুলোর মধ্যে অনেক দুর্বল বল কাজ করে,অথবা কাজ করেনা বললেই চলে।গ্যাসের অণুগুলো মুক্তভাবে বিচরন করতে পারে এবং দ্রুতগামী হয়। গ্যাস এক ধরনের সঙ্কোচনীয় প্রবাহী। গ্যাস শুধুমাত্র তার ধারকের আকারই দখল করেনা, নিজেকে বিবর্ধিত করে তার আয়তনও দখল করে। গ্যাসের অণুগুলোর পর্যাপ্ত গতিশক্তি থাকে। ফলে তাদের মধ্যে আন্তঃআণবিক বলের প্রভাব নগন্য হয় (আদর্শ গ্যাসের ক্ষেত্রে শুন্য), এবং এদের পার্শ্ববর্তী অণুগুলোর দূরত্ব অণুগুলোর আকারের চেয়েও অনেক বড়। গ্যাসের নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন থাকেনা, এরা এদের ধারকের আকার ও আয়তন দখল করে। তরলকে তার স্ফুটনাঙ্কএর উপরে তাপ দিয়ে এবং চাপ স্থির রেখে গ্যাসে পরিণত করা যায়, আবার তাপমাত্রা স্থির রেখে চাপ কমিয়েও গ্যাসে রূপান্তর করা যায়। ক্রান্তি তাপমাত্রার নিচে গ্যাসকে বাষ্পও বলা হয়, যাকে শুধু চাপ কমিয়ে শীতলীকরণ ছাড়ায় তরলীভূত করা যায়। বাষ্প তরল (অথবা কঠিন) এর সাথে সাম্যাবস্থায় থাকতে পারে, যেখানে গ্যাসের চাপ তরল (বা কঠিন) এর ক্রান্তি চাপের সমান হয়।
ক্রান্তি তাপমাত্রার নিচে গ্যাসকে কী বলা হয়?
{ "answer_start": [ 756, 755 ], "text": [ "বাষ্প", " বাষ্প" ] }
bn_wiki_0072_03
পদার্থের চারটি মৌলিক অবস্থা
গ্যাস গ্যাসের অনুগুলোর মধ্যবর্তী দূরত্ব অনেক বেশি হয়।গ্যাসের অণুগুলোর মধ্যে অনেক দুর্বল বল কাজ করে,অথবা কাজ করেনা বললেই চলে।গ্যাসের অণুগুলো মুক্তভাবে বিচরন করতে পারে এবং দ্রুতগামী হয়। গ্যাস এক ধরনের সঙ্কোচনীয় প্রবাহী। গ্যাস শুধুমাত্র তার ধারকের আকারই দখল করেনা, নিজেকে বিবর্ধিত করে তার আয়তনও দখল করে। গ্যাসের অণুগুলোর পর্যাপ্ত গতিশক্তি থাকে। ফলে তাদের মধ্যে আন্তঃআণবিক বলের প্রভাব নগন্য হয় (আদর্শ গ্যাসের ক্ষেত্রে শুন্য), এবং এদের পার্শ্ববর্তী অণুগুলোর দূরত্ব অণুগুলোর আকারের চেয়েও অনেক বড়। গ্যাসের নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন থাকেনা, এরা এদের ধারকের আকার ও আয়তন দখল করে। তরলকে তার স্ফুটনাঙ্কএর উপরে তাপ দিয়ে এবং চাপ স্থির রেখে গ্যাসে পরিণত করা যায়, আবার তাপমাত্রা স্থির রেখে চাপ কমিয়েও গ্যাসে রূপান্তর করা যায়। ক্রান্তি তাপমাত্রার নিচে গ্যাসকে বাষ্পও বলা হয়, যাকে শুধু চাপ কমিয়ে শীতলীকরণ ছাড়ায় তরলীভূত করা যায়। বাষ্প তরল (অথবা কঠিন) এর সাথে সাম্যাবস্থায় থাকতে পারে, যেখানে গ্যাসের চাপ তরল (বা কঠিন) এর ক্রান্তি চাপের সমান হয়।
গ্যাসের পার্শ্ববর্তী অণুগুলোর দূরত্ব কেমন?
{ "answer_start": [ 467, 467 ], "text": [ "অণুগুলোর আকারের চেয়েও অনেক বড়", "অণুগুলোর আকারের চেয়েও অনেক বড়" ] }
bn_wiki_0072_04
পদার্থের চারটি মৌলিক অবস্থা
গ্যাস গ্যাসের অনুগুলোর মধ্যবর্তী দূরত্ব অনেক বেশি হয়।গ্যাসের অণুগুলোর মধ্যে অনেক দুর্বল বল কাজ করে,অথবা কাজ করেনা বললেই চলে।গ্যাসের অণুগুলো মুক্তভাবে বিচরন করতে পারে এবং দ্রুতগামী হয়। গ্যাস এক ধরনের সঙ্কোচনীয় প্রবাহী। গ্যাস শুধুমাত্র তার ধারকের আকারই দখল করেনা, নিজেকে বিবর্ধিত করে তার আয়তনও দখল করে। গ্যাসের অণুগুলোর পর্যাপ্ত গতিশক্তি থাকে। ফলে তাদের মধ্যে আন্তঃআণবিক বলের প্রভাব নগন্য হয় (আদর্শ গ্যাসের ক্ষেত্রে শুন্য), এবং এদের পার্শ্ববর্তী অণুগুলোর দূরত্ব অণুগুলোর আকারের চেয়েও অনেক বড়। গ্যাসের নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন থাকেনা, এরা এদের ধারকের আকার ও আয়তন দখল করে। তরলকে তার স্ফুটনাঙ্কএর উপরে তাপ দিয়ে এবং চাপ স্থির রেখে গ্যাসে পরিণত করা যায়, আবার তাপমাত্রা স্থির রেখে চাপ কমিয়েও গ্যাসে রূপান্তর করা যায়। ক্রান্তি তাপমাত্রার নিচে গ্যাসকে বাষ্পও বলা হয়, যাকে শুধু চাপ কমিয়ে শীতলীকরণ ছাড়ায় তরলীভূত করা যায়। বাষ্প তরল (অথবা কঠিন) এর সাথে সাম্যাবস্থায় থাকতে পারে, যেখানে গ্যাসের চাপ তরল (বা কঠিন) এর ক্রান্তি চাপের সমান হয়।
গ্যাসের পার্শ্ববর্তী অণুগুলোর দূরত্ব কত সেন্টিমিটার?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0072_05
পদার্থের চারটি মৌলিক অবস্থা
গ্যাস গ্যাসের অনুগুলোর মধ্যবর্তী দূরত্ব অনেক বেশি হয়।গ্যাসের অণুগুলোর মধ্যে অনেক দুর্বল বল কাজ করে,অথবা কাজ করেনা বললেই চলে।গ্যাসের অণুগুলো মুক্তভাবে বিচরন করতে পারে এবং দ্রুতগামী হয়। গ্যাস এক ধরনের সঙ্কোচনীয় প্রবাহী। গ্যাস শুধুমাত্র তার ধারকের আকারই দখল করেনা, নিজেকে বিবর্ধিত করে তার আয়তনও দখল করে। গ্যাসের অণুগুলোর পর্যাপ্ত গতিশক্তি থাকে। ফলে তাদের মধ্যে আন্তঃআণবিক বলের প্রভাব নগন্য হয় (আদর্শ গ্যাসের ক্ষেত্রে শুন্য), এবং এদের পার্শ্ববর্তী অণুগুলোর দূরত্ব অণুগুলোর আকারের চেয়েও অনেক বড়। গ্যাসের নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন থাকেনা, এরা এদের ধারকের আকার ও আয়তন দখল করে। তরলকে তার স্ফুটনাঙ্কএর উপরে তাপ দিয়ে এবং চাপ স্থির রেখে গ্যাসে পরিণত করা যায়, আবার তাপমাত্রা স্থির রেখে চাপ কমিয়েও গ্যাসে রূপান্তর করা যায়। ক্রান্তি তাপমাত্রার নিচে গ্যাসকে বাষ্পও বলা হয়, যাকে শুধু চাপ কমিয়ে শীতলীকরণ ছাড়ায় তরলীভূত করা যায়। বাষ্প তরল (অথবা কঠিন) এর সাথে সাম্যাবস্থায় থাকতে পারে, যেখানে গ্যাসের চাপ তরল (বা কঠিন) এর ক্রান্তি চাপের সমান হয়।
বাষ্প কোনখানে তরল (অথবা কঠিন) এর সাথে সাম্যাবস্থায় থাকতে পারে?
{ "answer_start": [ 884, 884 ], "text": [ "যেখানে গ্যাসের চাপ তরল (বা কঠিন) এর ক্রান্তি চাপের সমান হয়", "যেখানে গ্যাসের চাপ তরল (বা কঠিন) এর ক্রান্তি চাপের সমান হয়" ] }
bn_wiki_0134_01
এপসাইলন এরিড্যানি
এপসাইলন এরিড্যানি একটি কে২ শ্রেণীর প্রধান ধারার তারা যার অবস্থান যামী মণ্ডলে। যামী মণ্ডলের ইংরেজি নাম এরিড্যানাস। এরিড্যানাসের বর্গীয় নাম এরিড্যানি। এভাবেই এপসাইলন এরিড্যানাস নামটি এসেছে। এই তারার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি সৌরজগৎ থেকে তৃতীয় নিকটতম। এই তারা বেশ নবীন, বয়স এক বিলিয়ন বছরেরও কম। বয়স কম হওয়ার কারণে এর চৌম্বক ক্রিয়া সূর্যের চেয়ে অনেক বেশি, আর এ কারণেই এ তারা থেকে আসা নাক্ষত্রিক ঝড় সৌর ঝড়ের তুলনায় ৩০ গুণ বেশি শক্তিশালী। এর ঘূর্ণনকাল ১১.১ দিন, সূর্য থেকে একটু বেশি। এটা সূর্য থেকে বেশ ছোট, ভরও বেশ কম। এর ভেতরে ধাতব পদার্থ তথা হিলিয়ামের চেয়ে বেশি পারমাণবিক সংখ্যাবিশিষ্ট মৌলের পরিমাণ কম। ২০০৬ সালে এপসাইলন এরিড্যানির চারদিকে ঘূর্ণায়মান একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া যায়। এই গ্রহটি প্রতি ২৫০২ দিনে তারাটিকে একবার আবর্তন করে, তারা থেকে এর দূরত্ব ৩.৪ জ্যোতির্বিজ্ঞান একক (৫০৫ মিলিয়ন কিমি)। ২০০৮ সাল পর্যন্ত সকল তথ্য অনুসারে, এপসাইলন এরিড্যানিই সূর্যের সবচেয়ে কাছের তারা যার চারদিকে গ্রহ আছে। আরও আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, এই তারার চারদিকে দুটি গ্রহাণু বেষ্টনী আছে, আমাদের সৌরজগৎে গ্রহাণু বেষ্টনী যেখানে মাত্র একটি। গ্রহাণু বেষ্টনীদ্বয়ের মধ্যে একটি তারা থেকে ৩ জ্যোএ দূরে, অন্যটির দূরত্ব ২০ জ্যোএ। দ্বিতীয় গ্রহাণু বেষ্টনীর পদার্থে কিছু আন্দোলন দেখে বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এর আশেপাশেই দ্বিতীয় আরেকটি গ্রহ আছে। এই তারা সূর্য থেকে তৃতীয় নিকটবর্তী। এজন্যই অনেক কল্পবিজ্ঞান রচনায় এই তারার কথা পাওয়া যায়। নাক্ষত্রিক অভিযানের অন্যতম লক্ষবস্তু হিসেবে এই তারার নাম করা যেতে পারে।
এপসাইলন এরিড্যানি কোন শ্রেণির প্রধান তারা?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "এপসাইলন এরিড্যানি একটি কে২ শ্রেণীর প্রধান ধারার তারা", "এপসাইলন এরিড্যানি একটি কে২ শ্রেণীর প্রধান ধারার তারা" ] }
bn_wiki_0134_02
এপসাইলন এরিড্যানি
এপসাইলন এরিড্যানি একটি কে২ শ্রেণীর প্রধান ধারার তারা যার অবস্থান যামী মণ্ডলে। যামী মণ্ডলের ইংরেজি নাম এরিড্যানাস। এরিড্যানাসের বর্গীয় নাম এরিড্যানি। এভাবেই এপসাইলন এরিড্যানাস নামটি এসেছে। এই তারার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি সৌরজগৎ থেকে তৃতীয় নিকটতম। এই তারা বেশ নবীন, বয়স এক বিলিয়ন বছরেরও কম। বয়স কম হওয়ার কারণে এর চৌম্বক ক্রিয়া সূর্যের চেয়ে অনেক বেশি, আর এ কারণেই এ তারা থেকে আসা নাক্ষত্রিক ঝড় সৌর ঝড়ের তুলনায় ৩০ গুণ বেশি শক্তিশালী। এর ঘূর্ণনকাল ১১.১ দিন, সূর্য থেকে একটু বেশি। এটা সূর্য থেকে বেশ ছোট, ভরও বেশ কম। এর ভেতরে ধাতব পদার্থ তথা হিলিয়ামের চেয়ে বেশি পারমাণবিক সংখ্যাবিশিষ্ট মৌলের পরিমাণ কম। ২০০৬ সালে এপসাইলন এরিড্যানির চারদিকে ঘূর্ণায়মান একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া যায়। এই গ্রহটি প্রতি ২৫০২ দিনে তারাটিকে একবার আবর্তন করে, তারা থেকে এর দূরত্ব ৩.৪ জ্যোতির্বিজ্ঞান একক (৫০৫ মিলিয়ন কিমি)। ২০০৮ সাল পর্যন্ত সকল তথ্য অনুসারে, এপসাইলন এরিড্যানিই সূর্যের সবচেয়ে কাছের তারা যার চারদিকে গ্রহ আছে। আরও আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, এই তারার চারদিকে দুটি গ্রহাণু বেষ্টনী আছে, আমাদের সৌরজগৎে গ্রহাণু বেষ্টনী যেখানে মাত্র একটি। গ্রহাণু বেষ্টনীদ্বয়ের মধ্যে একটি তারা থেকে ৩ জ্যোএ দূরে, অন্যটির দূরত্ব ২০ জ্যোএ। দ্বিতীয় গ্রহাণু বেষ্টনীর পদার্থে কিছু আন্দোলন দেখে বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এর আশেপাশেই দ্বিতীয় আরেকটি গ্রহ আছে। এই তারা সূর্য থেকে তৃতীয় নিকটবর্তী। এজন্যই অনেক কল্পবিজ্ঞান রচনায় এই তারার কথা পাওয়া যায়। নাক্ষত্রিক অভিযানের অন্যতম লক্ষবস্তু হিসেবে এই তারার নাম করা যেতে পারে।
এপসাইলন এরিড্যানি এর অবস্থান কোথায়?
{ "answer_start": [ 65, 65 ], "text": [ "যামী মণ্ডলে", "যামী মণ্ডলে" ] }
bn_wiki_0134_03
এপসাইলন এরিড্যানি
এপসাইলন এরিড্যানি একটি কে২ শ্রেণীর প্রধান ধারার তারা যার অবস্থান যামী মণ্ডলে। যামী মণ্ডলের ইংরেজি নাম এরিড্যানাস। এরিড্যানাসের বর্গীয় নাম এরিড্যানি। এভাবেই এপসাইলন এরিড্যানাস নামটি এসেছে। এই তারার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি সৌরজগৎ থেকে তৃতীয় নিকটতম। এই তারা বেশ নবীন, বয়স এক বিলিয়ন বছরেরও কম। বয়স কম হওয়ার কারণে এর চৌম্বক ক্রিয়া সূর্যের চেয়ে অনেক বেশি, আর এ কারণেই এ তারা থেকে আসা নাক্ষত্রিক ঝড় সৌর ঝড়ের তুলনায় ৩০ গুণ বেশি শক্তিশালী। এর ঘূর্ণনকাল ১১.১ দিন, সূর্য থেকে একটু বেশি। এটা সূর্য থেকে বেশ ছোট, ভরও বেশ কম। এর ভেতরে ধাতব পদার্থ তথা হিলিয়ামের চেয়ে বেশি পারমাণবিক সংখ্যাবিশিষ্ট মৌলের পরিমাণ কম। ২০০৬ সালে এপসাইলন এরিড্যানির চারদিকে ঘূর্ণায়মান একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া যায়। এই গ্রহটি প্রতি ২৫০২ দিনে তারাটিকে একবার আবর্তন করে, তারা থেকে এর দূরত্ব ৩.৪ জ্যোতির্বিজ্ঞান একক (৫০৫ মিলিয়ন কিমি)। ২০০৮ সাল পর্যন্ত সকল তথ্য অনুসারে, এপসাইলন এরিড্যানিই সূর্যের সবচেয়ে কাছের তারা যার চারদিকে গ্রহ আছে। আরও আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, এই তারার চারদিকে দুটি গ্রহাণু বেষ্টনী আছে, আমাদের সৌরজগৎে গ্রহাণু বেষ্টনী যেখানে মাত্র একটি। গ্রহাণু বেষ্টনীদ্বয়ের মধ্যে একটি তারা থেকে ৩ জ্যোএ দূরে, অন্যটির দূরত্ব ২০ জ্যোএ। দ্বিতীয় গ্রহাণু বেষ্টনীর পদার্থে কিছু আন্দোলন দেখে বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এর আশেপাশেই দ্বিতীয় আরেকটি গ্রহ আছে। এই তারা সূর্য থেকে তৃতীয় নিকটবর্তী। এজন্যই অনেক কল্পবিজ্ঞান রচনায় এই তারার কথা পাওয়া যায়। নাক্ষত্রিক অভিযানের অন্যতম লক্ষবস্তু হিসেবে এই তারার নাম করা যেতে পারে।
এপসাইলন এরিড্যানি এর ঘূর্ণনকাল কতদিন?
{ "answer_start": [ 474, 474 ], "text": [ "১১.১", "১১.১" ] }
bn_wiki_0134_04
এপসাইলন এরিড্যানি
এপসাইলন এরিড্যানি একটি কে২ শ্রেণীর প্রধান ধারার তারা যার অবস্থান যামী মণ্ডলে। যামী মণ্ডলের ইংরেজি নাম এরিড্যানাস। এরিড্যানাসের বর্গীয় নাম এরিড্যানি। এভাবেই এপসাইলন এরিড্যানাস নামটি এসেছে। এই তারার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি সৌরজগৎ থেকে তৃতীয় নিকটতম। এই তারা বেশ নবীন, বয়স এক বিলিয়ন বছরেরও কম। বয়স কম হওয়ার কারণে এর চৌম্বক ক্রিয়া সূর্যের চেয়ে অনেক বেশি, আর এ কারণেই এ তারা থেকে আসা নাক্ষত্রিক ঝড় সৌর ঝড়ের তুলনায় ৩০ গুণ বেশি শক্তিশালী। এর ঘূর্ণনকাল ১১.১ দিন, সূর্য থেকে একটু বেশি। এটা সূর্য থেকে বেশ ছোট, ভরও বেশ কম। এর ভেতরে ধাতব পদার্থ তথা হিলিয়ামের চেয়ে বেশি পারমাণবিক সংখ্যাবিশিষ্ট মৌলের পরিমাণ কম। ২০০৬ সালে এপসাইলন এরিড্যানির চারদিকে ঘূর্ণায়মান একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া যায়। এই গ্রহটি প্রতি ২৫০২ দিনে তারাটিকে একবার আবর্তন করে, তারা থেকে এর দূরত্ব ৩.৪ জ্যোতির্বিজ্ঞান একক (৫০৫ মিলিয়ন কিমি)। ২০০৮ সাল পর্যন্ত সকল তথ্য অনুসারে, এপসাইলন এরিড্যানিই সূর্যের সবচেয়ে কাছের তারা যার চারদিকে গ্রহ আছে। আরও আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, এই তারার চারদিকে দুটি গ্রহাণু বেষ্টনী আছে, আমাদের সৌরজগৎে গ্রহাণু বেষ্টনী যেখানে মাত্র একটি। গ্রহাণু বেষ্টনীদ্বয়ের মধ্যে একটি তারা থেকে ৩ জ্যোএ দূরে, অন্যটির দূরত্ব ২০ জ্যোএ। দ্বিতীয় গ্রহাণু বেষ্টনীর পদার্থে কিছু আন্দোলন দেখে বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এর আশেপাশেই দ্বিতীয় আরেকটি গ্রহ আছে। এই তারা সূর্য থেকে তৃতীয় নিকটবর্তী। এজন্যই অনেক কল্পবিজ্ঞান রচনায় এই তারার কথা পাওয়া যায়। নাক্ষত্রিক অভিযানের অন্যতম লক্ষবস্তু হিসেবে এই তারার নাম করা যেতে পারে।
এপসাইলন এরিড্যানির চারদিকে ঘূর্ণায়মান একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া যায় কবে?
{ "answer_start": [ 633, 633 ], "text": [ "২০০৬ সালে", "২০০৬ সালে" ] }
bn_wiki_0134_05
এপসাইলন এরিড্যানি
এপসাইলন এরিড্যানি একটি কে২ শ্রেণীর প্রধান ধারার তারা যার অবস্থান যামী মণ্ডলে। যামী মণ্ডলের ইংরেজি নাম এরিড্যানাস। এরিড্যানাসের বর্গীয় নাম এরিড্যানি। এভাবেই এপসাইলন এরিড্যানাস নামটি এসেছে। এই তারার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি সৌরজগৎ থেকে তৃতীয় নিকটতম। এই তারা বেশ নবীন, বয়স এক বিলিয়ন বছরেরও কম। বয়স কম হওয়ার কারণে এর চৌম্বক ক্রিয়া সূর্যের চেয়ে অনেক বেশি, আর এ কারণেই এ তারা থেকে আসা নাক্ষত্রিক ঝড় সৌর ঝড়ের তুলনায় ৩০ গুণ বেশি শক্তিশালী। এর ঘূর্ণনকাল ১১.১ দিন, সূর্য থেকে একটু বেশি। এটা সূর্য থেকে বেশ ছোট, ভরও বেশ কম। এর ভেতরে ধাতব পদার্থ তথা হিলিয়ামের চেয়ে বেশি পারমাণবিক সংখ্যাবিশিষ্ট মৌলের পরিমাণ কম। ২০০৬ সালে এপসাইলন এরিড্যানির চারদিকে ঘূর্ণায়মান একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া যায়। এই গ্রহটি প্রতি ২৫০২ দিনে তারাটিকে একবার আবর্তন করে, তারা থেকে এর দূরত্ব ৩.৪ জ্যোতির্বিজ্ঞান একক (৫০৫ মিলিয়ন কিমি)। ২০০৮ সাল পর্যন্ত সকল তথ্য অনুসারে, এপসাইলন এরিড্যানিই সূর্যের সবচেয়ে কাছের তারা যার চারদিকে গ্রহ আছে। আরও আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, এই তারার চারদিকে দুটি গ্রহাণু বেষ্টনী আছে, আমাদের সৌরজগৎে গ্রহাণু বেষ্টনী যেখানে মাত্র একটি। গ্রহাণু বেষ্টনীদ্বয়ের মধ্যে একটি তারা থেকে ৩ জ্যোএ দূরে, অন্যটির দূরত্ব ২০ জ্যোএ। দ্বিতীয় গ্রহাণু বেষ্টনীর পদার্থে কিছু আন্দোলন দেখে বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এর আশেপাশেই দ্বিতীয় আরেকটি গ্রহ আছে। এই তারা সূর্য থেকে তৃতীয় নিকটবর্তী। এজন্যই অনেক কল্পবিজ্ঞান রচনায় এই তারার কথা পাওয়া যায়। নাক্ষত্রিক অভিযানের অন্যতম লক্ষবস্তু হিসেবে এই তারার নাম করা যেতে পারে।
এপসাইলন এরিড্যানির চারদিকে কয়টি গ্রহাণু বেষ্টনী রয়েছে?
{ "answer_start": [ 979, 979 ], "text": [ "দুটি ", "দুটি " ] }
bn_wiki_1689_01
ব্যঙ্গচিত্র
মধ্য যুগে অর্থাৎ ১৪শ থেকে ১৭শ শতকের রেনেসাঁয় ইতালিতে দেয়াল সুসজ্জিতকরণে চিত্রকরদের দলবদ্ধ হয়ে কাজ করার সময়ে আলাদা কাগজে স্কেচের মাধ্যেম নির্দেশনা দেয়া হতো। এ স্কেচগুলো কার্টোনি নামে পরিচিত ছিল, যা থেকে কার্টুন শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। ১৮৪০-এর দশক থেকে এ শব্দটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ইংরেজি সাময়িকী পাঞ্চ প্রথমবারের মতো ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করে, যাতে লন্ডনের দালান-কোঠার মজাদার চিত্র তুলে ধরে। এরপর থেকেই কার্টুনে চিত্রকর্মকে মজাদার ও দৃষ্টিতে আবদ্ধ করার জন্য উপস্থাপনা শুরু হয়। ঊনবিংশ শতকে এসে সাময়িকী ও সংবাদপত্রে ব্যবহার হতে শুরু করে। বিংশ শতকের শুরুতে গল্পচ্ছলে ও অ্যানিমেশন চলচ্চিত্রে ব্যঙ্গচিত্রের ব্যবহারের পরিধি বিস্তৃত হয়। অনেক সংবাদপত্র ও সাময়িকীতে সম্পাদকীয় পর্যায়ে ব্যঙ্গচিত্র অঙ্কন করা হয়। ব্যক্তির বৈশিষ্ট্যাবলী বিশেষতঃ রাজনীতিবিদদের ভাবমূর্তিকে বিচিত্রভঙ্গীমায় ব্যঙ্গাত্মক ও অতিরঞ্জিত করে তুলে ধরা হয়। ব্যঙ্গচিত্রের সাথে শব্দ বা বাক্য থাকতে পারে। কখনোবা শুধুই চিত্র হিসেবে প্রকাশিত হয়।
কার্টুন শব্দের উৎপত্তি কোথা হতে?
{ "answer_start": [ 173, 173 ], "text": [ "কার্টোনি", "কার্টোনি" ] }
bn_wiki_1689_02
ব্যঙ্গচিত্র
মধ্য যুগে অর্থাৎ ১৪শ থেকে ১৭শ শতকের রেনেসাঁয় ইতালিতে দেয়াল সুসজ্জিতকরণে চিত্রকরদের দলবদ্ধ হয়ে কাজ করার সময়ে আলাদা কাগজে স্কেচের মাধ্যেম নির্দেশনা দেয়া হতো। এ স্কেচগুলো কার্টোনি নামে পরিচিত ছিল, যা থেকে কার্টুন শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। ১৮৪০-এর দশক থেকে এ শব্দটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ইংরেজি সাময়িকী পাঞ্চ প্রথমবারের মতো ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করে, যাতে লন্ডনের দালান-কোঠার মজাদার চিত্র তুলে ধরে। এরপর থেকেই কার্টুনে চিত্রকর্মকে মজাদার ও দৃষ্টিতে আবদ্ধ করার জন্য উপস্থাপনা শুরু হয়। ঊনবিংশ শতকে এসে সাময়িকী ও সংবাদপত্রে ব্যবহার হতে শুরু করে। বিংশ শতকের শুরুতে গল্পচ্ছলে ও অ্যানিমেশন চলচ্চিত্রে ব্যঙ্গচিত্রের ব্যবহারের পরিধি বিস্তৃত হয়। অনেক সংবাদপত্র ও সাময়িকীতে সম্পাদকীয় পর্যায়ে ব্যঙ্গচিত্র অঙ্কন করা হয়। ব্যক্তির বৈশিষ্ট্যাবলী বিশেষতঃ রাজনীতিবিদদের ভাবমূর্তিকে বিচিত্রভঙ্গীমায় ব্যঙ্গাত্মক ও অতিরঞ্জিত করে তুলে ধরা হয়। ব্যঙ্গচিত্রের সাথে শব্দ বা বাক্য থাকতে পারে। কখনোবা শুধুই চিত্র হিসেবে প্রকাশিত হয়।
কোন সাময়িকী প্রথমবারের মতো ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করে?
{ "answer_start": [ 299, 299 ], "text": [ "পাঞ্চ", "পাঞ্চ" ] }
bn_wiki_1689_03
ব্যঙ্গচিত্র
মধ্য যুগে অর্থাৎ ১৪শ থেকে ১৭শ শতকের রেনেসাঁয় ইতালিতে দেয়াল সুসজ্জিতকরণে চিত্রকরদের দলবদ্ধ হয়ে কাজ করার সময়ে আলাদা কাগজে স্কেচের মাধ্যেম নির্দেশনা দেয়া হতো। এ স্কেচগুলো কার্টোনি নামে পরিচিত ছিল, যা থেকে কার্টুন শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। ১৮৪০-এর দশক থেকে এ শব্দটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ইংরেজি সাময়িকী পাঞ্চ প্রথমবারের মতো ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করে, যাতে লন্ডনের দালান-কোঠার মজাদার চিত্র তুলে ধরে। এরপর থেকেই কার্টুনে চিত্রকর্মকে মজাদার ও দৃষ্টিতে আবদ্ধ করার জন্য উপস্থাপনা শুরু হয়। ঊনবিংশ শতকে এসে সাময়িকী ও সংবাদপত্রে ব্যবহার হতে শুরু করে। বিংশ শতকের শুরুতে গল্পচ্ছলে ও অ্যানিমেশন চলচ্চিত্রে ব্যঙ্গচিত্রের ব্যবহারের পরিধি বিস্তৃত হয়। অনেক সংবাদপত্র ও সাময়িকীতে সম্পাদকীয় পর্যায়ে ব্যঙ্গচিত্র অঙ্কন করা হয়। ব্যক্তির বৈশিষ্ট্যাবলী বিশেষতঃ রাজনীতিবিদদের ভাবমূর্তিকে বিচিত্রভঙ্গীমায় ব্যঙ্গাত্মক ও অতিরঞ্জিত করে তুলে ধরা হয়। ব্যঙ্গচিত্রের সাথে শব্দ বা বাক্য থাকতে পারে। কখনোবা শুধুই চিত্র হিসেবে প্রকাশিত হয়।
কোন শতকে এসে কার্টুন সাময়িকী ও সংবাদপত্রে ব্যবহার হতে শুরু করে?
{ "answer_start": [ 478, 478 ], "text": [ "ঊনবিংশ", "ঊনবিংশ" ] }
bn_wiki_1689_04
ব্যঙ্গচিত্র
মধ্য যুগে অর্থাৎ ১৪শ থেকে ১৭শ শতকের রেনেসাঁয় ইতালিতে দেয়াল সুসজ্জিতকরণে চিত্রকরদের দলবদ্ধ হয়ে কাজ করার সময়ে আলাদা কাগজে স্কেচের মাধ্যেম নির্দেশনা দেয়া হতো। এ স্কেচগুলো কার্টোনি নামে পরিচিত ছিল, যা থেকে কার্টুন শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। ১৮৪০-এর দশক থেকে এ শব্দটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ইংরেজি সাময়িকী পাঞ্চ প্রথমবারের মতো ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করে, যাতে লন্ডনের দালান-কোঠার মজাদার চিত্র তুলে ধরে। এরপর থেকেই কার্টুনে চিত্রকর্মকে মজাদার ও দৃষ্টিতে আবদ্ধ করার জন্য উপস্থাপনা শুরু হয়। ঊনবিংশ শতকে এসে সাময়িকী ও সংবাদপত্রে ব্যবহার হতে শুরু করে। বিংশ শতকের শুরুতে গল্পচ্ছলে ও অ্যানিমেশন চলচ্চিত্রে ব্যঙ্গচিত্রের ব্যবহারের পরিধি বিস্তৃত হয়। অনেক সংবাদপত্র ও সাময়িকীতে সম্পাদকীয় পর্যায়ে ব্যঙ্গচিত্র অঙ্কন করা হয়। ব্যক্তির বৈশিষ্ট্যাবলী বিশেষতঃ রাজনীতিবিদদের ভাবমূর্তিকে বিচিত্রভঙ্গীমায় ব্যঙ্গাত্মক ও অতিরঞ্জিত করে তুলে ধরা হয়। ব্যঙ্গচিত্রের সাথে শব্দ বা বাক্য থাকতে পারে। কখনোবা শুধুই চিত্র হিসেবে প্রকাশিত হয়।
লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি কোন দেশের বিখ্যাত কার্টুনিস্ট ছিলেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1894_02
হাইড্রা
হাইড্রা ক্ষুদ্রাকৃতি স্বাদুপানির প্রাণীর গণ যা নিডারিয়া পর্বের হাইড্রোজোয়া শ্রেণির অন্তর্গত। এদের পাওয়া যায় নাতিশীতোষ্ণ ও গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে। জীববিজ্ঞানীরা হাইড্রার প্রতি বিশেষ আগ্রহী এর পুনরুৎপত্তি ক্ষমতার জন্য। হাইড্রার প্রকৃত আবিষ্কারক আব্রাহাম ট্রেম্বলে (১৭০০-১৭৮৪ খ্রিস্টাব্দে)। ক্যারোলাস লিনিয়াস এর নাম দেন হাইড্রা। হাইড্রা একটি বহুমস্তকবিশিষ্ট কাল্পনিক গ্রিক দৈত্যের(ড্রাগন) নাম। দৈত্যের বা ড্রাগনের মাথা কাটলে তার বদলে দুই বা তার বেশি মাথা গজাতো। হাইড্রা ঐ দৈত্যের মতো হারানো বা ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পুনরায় সৃষ্টি করতে পারে, তাই অনেক সময় বহু মাথাওয়ালা সদস্য আবির্ভূত হয়। দেখতে হাইড্রা নামের সেই দৈত্যের মতো। হাইড্রা মুক্তজীবী। এরা মিঠাপানিতে নিমজ্জিত কঠিন বস্তু এবং জলজ উদ্ভিদের পাতার নিচের তলে সংলগ্ন থেকে নিম্নমুখী হয়ে ঝুলে থাকে। এরা মাংসাশী। কর্ষিকার সাহায্যে খাদ্য গ্রহণ করে। চলাফেরা করে দেহের সংকোচন-প্রসারণও কর্ষিকার সাহায্যে। ব্যাপন প্রক্রিয়ায় শ্বসন ও রেচন সম্পন্ন করে। মুকুলোদগম ও দ্বিবিভাজনের সাহায্যে অযৌন জনন এবং জনন কোষ সৃষ্টি করে যৌন জনন সম্পন্ন হয়। হাইড্রা-র পুনরুৎপত্তি ক্ষমতা প্রচন্ড।
এদের পাওয়া যায় কোন অঞ্চলে ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1894_03
হাইড্রা
হাইড্রা ক্ষুদ্রাকৃতি স্বাদুপানির প্রাণীর গণ যা নিডারিয়া পর্বের হাইড্রোজোয়া শ্রেণির অন্তর্গত। এদের পাওয়া যায় নাতিশীতোষ্ণ ও গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে। জীববিজ্ঞানীরা হাইড্রার প্রতি বিশেষ আগ্রহী এর পুনরুৎপত্তি ক্ষমতার জন্য। হাইড্রার প্রকৃত আবিষ্কারক আব্রাহাম ট্রেম্বলে (১৭০০-১৭৮৪ খ্রিস্টাব্দে)। ক্যারোলাস লিনিয়াস এর নাম দেন হাইড্রা। হাইড্রা একটি বহুমস্তকবিশিষ্ট কাল্পনিক গ্রিক দৈত্যের(ড্রাগন) নাম। দৈত্যের বা ড্রাগনের মাথা কাটলে তার বদলে দুই বা তার বেশি মাথা গজাতো। হাইড্রা ঐ দৈত্যের মতো হারানো বা ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পুনরায় সৃষ্টি করতে পারে, তাই অনেক সময় বহু মাথাওয়ালা সদস্য আবির্ভূত হয়। দেখতে হাইড্রা নামের সেই দৈত্যের মতো। হাইড্রা মুক্তজীবী। এরা মিঠাপানিতে নিমজ্জিত কঠিন বস্তু এবং জলজ উদ্ভিদের পাতার নিচের তলে সংলগ্ন থেকে নিম্নমুখী হয়ে ঝুলে থাকে। এরা মাংসাশী। কর্ষিকার সাহায্যে খাদ্য গ্রহণ করে। চলাফেরা করে দেহের সংকোচন-প্রসারণও কর্ষিকার সাহায্যে। ব্যাপন প্রক্রিয়ায় শ্বসন ও রেচন সম্পন্ন করে। মুকুলোদগম ও দ্বিবিভাজনের সাহায্যে অযৌন জনন এবং জনন কোষ সৃষ্টি করে যৌন জনন সম্পন্ন হয়। হাইড্রা-র পুনরুৎপত্তি ক্ষমতা প্রচন্ড।
হাইড্রার প্রকৃত আবিষ্কারক কে ?
{ "answer_start": [ 248, 248 ], "text": [ "আব্রাহাম ট্রেম্বলে", "আব্রাহাম ট্রেম্বলে" ] }
bn_wiki_2712_01
আবু রায়হান আল-বেরুনি
বিরুনির লেখা ১৪৬টি বইয়ের মধ্যে পঁচানব্বইটি জ্যোতির্বিদ্যা, গণিত এবং গাণিতিক ভূগোলের মতো সম্পর্কিত বিষয়গুলিতে নিবেদিত। তিনি ইসলামের স্বর্ণযুগে বাস করতেন, যখন আব্বাসীয় খলিফারা জ্যোতির্বিদ্যা গবেষণার প্রচার করেছিলেন, কারণ এই ধরনের গবেষণা শুধুমাত্র বৈজ্ঞানিক নয়, একটি ধর্মীয় মাত্রাও ধারণ করেছিল: ইসলামে উপাসনা এবং প্রার্থনার জন্য পবিত্রতার সঠিক নির্দেশাবলী সম্পর্কে জ্ঞান প্রয়োজন। অবস্থানগুলি, যা শুধুমাত্র জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত তথ্য ব্যবহারের মাধ্যমে সঠিকভাবে নির্ধারণ করা যেতে পারে। তার গবেষণা চালানোর জন্য, আল-বেরুনী জড়িত অধ্যয়নের নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ধরণের বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করেছিলেন। জ্যোতিষশাস্ত্রের উপর তার প্রধান কাজ প্রাথমিকভাবে একটি জ্যোতির্বিদ্যা এবং গাণিতিক পাঠ্য; তিনি বলেছেন: "আমি জ্যামিতি দিয়ে শুরু করেছি এবং পাটিগণিত এবং সংখ্যার বিজ্ঞানে, তারপর মহাবিশ্বের কাঠামোতে এবং অবশেষে বিচারিক জ্যোতিষশাস্ত্রে চলেছি, জ্যোতিষীর শৈলী এবং শিরোনামের যোগ্য কেউ নয় যিনি বিজ্ঞানের জন্য এগুলোর সাথে পুরোপুরি পরিচিত নন।" এই আগের অধ্যায়গুলিতে তিনি জ্যোতিষশাস্ত্রীয় ভবিষ্যদ্বাণীর উপর চূড়ান্ত অধ্যায়ের ভিত্তি স্থাপন করেছেন, যার তিনি সমালোচনা করেছেন। তিনিই প্রথম যিনি জ্যোতির্বিদ্যা এবং জ্যোতিষশাস্ত্রের মধ্যে শব্দার্থগত পার্থক্য করেছিলেন এবং পরবর্তীতে একটি রচনায়, জ্যোতির্বিদ্যার বৈধ বিজ্ঞানের বিপরীতে জ্যোতিষশাস্ত্রের একটি খণ্ডন লিখেছেন, যার জন্য তিনি সর্বান্তকরণে সমর্থন প্রকাশ করেন। কেউ কেউ পরামর্শ দেন যে জ্যোতিষশাস্ত্র খণ্ডন করার জন্য তার কারণ জ্যোতিষীদের দ্বারা ব্যবহৃত পদ্ধতিগুলি অভিজ্ঞতাবাদের পরিবর্তে ছদ্মবিজ্ঞানের উপর ভিত্তি করে এবং জ্যোতিষীদের এবং সুন্নি ইসলামের গোঁড়া ধর্মতাত্ত্বিকদের মতামতের মধ্যে দ্বন্দ্বের সাথে সম্পর্কিত। তিনি ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যার উপর একটি বিস্তৃত ভাষ্য লিখেছিলেন তাহকীক মা লি-ল-হিন্দে যা বেশিরভাগই আর্যভট্টের রচনার অনুবাদ, যেখানে তিনি দাবি করেছেন যে জ্যোতির্বিদ্যার উপর একটি কাজ যা আর বিদ্যমান নেই, তার মিফতাহ-ইলম পৃথিবীর ঘূর্ণনের বিষয়টি সমাধান করেছেন। -আলহাই'আ (জ্যোতির্বিদ্যার চাবিকাঠি) : পৃথিবীর ঘূর্ণন কোনোভাবেই জ্যোতির্বিজ্ঞানের মূল্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে না, কারণ একটি জ্যোতির্বিদ্যার চরিত্রের সমস্ত উপস্থিতি এই তত্ত্ব অনুসারে অন্যের মতো ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। তবে, অন্যান্য কারণ রয়েছে যা এটিকে অসম্ভব করে তোলে। এই প্রশ্নটি সমাধান করা সবচেয়ে কঠিন। আধুনিক এবং প্রাচীন উভয় জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মধ্যে সর্বাধিক বিশিষ্টরা পৃথিবীর গতিশীলতার প্রশ্নটি গভীরভাবে অধ্যয়ন করেছেন এবং এটি খণ্ডন করার চেষ্টা করেছেন। আমরাও, মিফতাহ-ইলম-আলহাই'আ (জ্যোতির্বিদ্যার চাবিকাঠি) নামক একটি বিষয়ের উপর একটি বই রচনা করেছি, যেখানে আমরা মনে করি আমরা আমাদের পূর্বসূরিদেরকে ছাড়িয়ে গেছি, কথায় না হলেও, বিষয়টির সমস্ত ঘটনাতেই।
বেরুনীর লেখা বই সংখ্যা কতো?
{ "answer_start": [ 13, 13 ], "text": [ "১৪৬টি", "১৪৬টি" ] }
bn_wiki_2712_04
আবু রায়হান আল-বেরুনি
বিরুনির লেখা ১৪৬টি বইয়ের মধ্যে পঁচানব্বইটি জ্যোতির্বিদ্যা, গণিত এবং গাণিতিক ভূগোলের মতো সম্পর্কিত বিষয়গুলিতে নিবেদিত। তিনি ইসলামের স্বর্ণযুগে বাস করতেন, যখন আব্বাসীয় খলিফারা জ্যোতির্বিদ্যা গবেষণার প্রচার করেছিলেন, কারণ এই ধরনের গবেষণা শুধুমাত্র বৈজ্ঞানিক নয়, একটি ধর্মীয় মাত্রাও ধারণ করেছিল: ইসলামে উপাসনা এবং প্রার্থনার জন্য পবিত্রতার সঠিক নির্দেশাবলী সম্পর্কে জ্ঞান প্রয়োজন। অবস্থানগুলি, যা শুধুমাত্র জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত তথ্য ব্যবহারের মাধ্যমে সঠিকভাবে নির্ধারণ করা যেতে পারে। তার গবেষণা চালানোর জন্য, আল-বেরুনী জড়িত অধ্যয়নের নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ধরণের বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করেছিলেন। জ্যোতিষশাস্ত্রের উপর তার প্রধান কাজ প্রাথমিকভাবে একটি জ্যোতির্বিদ্যা এবং গাণিতিক পাঠ্য; তিনি বলেছেন: "আমি জ্যামিতি দিয়ে শুরু করেছি এবং পাটিগণিত এবং সংখ্যার বিজ্ঞানে, তারপর মহাবিশ্বের কাঠামোতে এবং অবশেষে বিচারিক জ্যোতিষশাস্ত্রে চলেছি, জ্যোতিষীর শৈলী এবং শিরোনামের যোগ্য কেউ নয় যিনি বিজ্ঞানের জন্য এগুলোর সাথে পুরোপুরি পরিচিত নন।" এই আগের অধ্যায়গুলিতে তিনি জ্যোতিষশাস্ত্রীয় ভবিষ্যদ্বাণীর উপর চূড়ান্ত অধ্যায়ের ভিত্তি স্থাপন করেছেন, যার তিনি সমালোচনা করেছেন। তিনিই প্রথম যিনি জ্যোতির্বিদ্যা এবং জ্যোতিষশাস্ত্রের মধ্যে শব্দার্থগত পার্থক্য করেছিলেন এবং পরবর্তীতে একটি রচনায়, জ্যোতির্বিদ্যার বৈধ বিজ্ঞানের বিপরীতে জ্যোতিষশাস্ত্রের একটি খণ্ডন লিখেছেন, যার জন্য তিনি সর্বান্তকরণে সমর্থন প্রকাশ করেন। কেউ কেউ পরামর্শ দেন যে জ্যোতিষশাস্ত্র খণ্ডন করার জন্য তার কারণ জ্যোতিষীদের দ্বারা ব্যবহৃত পদ্ধতিগুলি অভিজ্ঞতাবাদের পরিবর্তে ছদ্মবিজ্ঞানের উপর ভিত্তি করে এবং জ্যোতিষীদের এবং সুন্নি ইসলামের গোঁড়া ধর্মতাত্ত্বিকদের মতামতের মধ্যে দ্বন্দ্বের সাথে সম্পর্কিত। তিনি ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যার উপর একটি বিস্তৃত ভাষ্য লিখেছিলেন তাহকীক মা লি-ল-হিন্দে যা বেশিরভাগই আর্যভট্টের রচনার অনুবাদ, যেখানে তিনি দাবি করেছেন যে জ্যোতির্বিদ্যার উপর একটি কাজ যা আর বিদ্যমান নেই, তার মিফতাহ-ইলম পৃথিবীর ঘূর্ণনের বিষয়টি সমাধান করেছেন। -আলহাই'আ (জ্যোতির্বিদ্যার চাবিকাঠি) : পৃথিবীর ঘূর্ণন কোনোভাবেই জ্যোতির্বিজ্ঞানের মূল্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে না, কারণ একটি জ্যোতির্বিদ্যার চরিত্রের সমস্ত উপস্থিতি এই তত্ত্ব অনুসারে অন্যের মতো ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। তবে, অন্যান্য কারণ রয়েছে যা এটিকে অসম্ভব করে তোলে। এই প্রশ্নটি সমাধান করা সবচেয়ে কঠিন। আধুনিক এবং প্রাচীন উভয় জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মধ্যে সর্বাধিক বিশিষ্টরা পৃথিবীর গতিশীলতার প্রশ্নটি গভীরভাবে অধ্যয়ন করেছেন এবং এটি খণ্ডন করার চেষ্টা করেছেন। আমরাও, মিফতাহ-ইলম-আলহাই'আ (জ্যোতির্বিদ্যার চাবিকাঠি) নামক একটি বিষয়ের উপর একটি বই রচনা করেছি, যেখানে আমরা মনে করি আমরা আমাদের পূর্বসূরিদেরকে ছাড়িয়ে গেছি, কথায় না হলেও, বিষয়টির সমস্ত ঘটনাতেই।
ইরানে, আবু রায়হান বিরুনির জন্মদিন কী হিসেবে পালিত হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2712_05
আবু রায়হান আল-বেরুনি
বিরুনির লেখা ১৪৬টি বইয়ের মধ্যে পঁচানব্বইটি জ্যোতির্বিদ্যা, গণিত এবং গাণিতিক ভূগোলের মতো সম্পর্কিত বিষয়গুলিতে নিবেদিত। তিনি ইসলামের স্বর্ণযুগে বাস করতেন, যখন আব্বাসীয় খলিফারা জ্যোতির্বিদ্যা গবেষণার প্রচার করেছিলেন, কারণ এই ধরনের গবেষণা শুধুমাত্র বৈজ্ঞানিক নয়, একটি ধর্মীয় মাত্রাও ধারণ করেছিল: ইসলামে উপাসনা এবং প্রার্থনার জন্য পবিত্রতার সঠিক নির্দেশাবলী সম্পর্কে জ্ঞান প্রয়োজন। অবস্থানগুলি, যা শুধুমাত্র জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত তথ্য ব্যবহারের মাধ্যমে সঠিকভাবে নির্ধারণ করা যেতে পারে। তার গবেষণা চালানোর জন্য, আল-বেরুনী জড়িত অধ্যয়নের নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ধরণের বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করেছিলেন। জ্যোতিষশাস্ত্রের উপর তার প্রধান কাজ প্রাথমিকভাবে একটি জ্যোতির্বিদ্যা এবং গাণিতিক পাঠ্য; তিনি বলেছেন: "আমি জ্যামিতি দিয়ে শুরু করেছি এবং পাটিগণিত এবং সংখ্যার বিজ্ঞানে, তারপর মহাবিশ্বের কাঠামোতে এবং অবশেষে বিচারিক জ্যোতিষশাস্ত্রে চলেছি, জ্যোতিষীর শৈলী এবং শিরোনামের যোগ্য কেউ নয় যিনি বিজ্ঞানের জন্য এগুলোর সাথে পুরোপুরি পরিচিত নন।" এই আগের অধ্যায়গুলিতে তিনি জ্যোতিষশাস্ত্রীয় ভবিষ্যদ্বাণীর উপর চূড়ান্ত অধ্যায়ের ভিত্তি স্থাপন করেছেন, যার তিনি সমালোচনা করেছেন। তিনিই প্রথম যিনি জ্যোতির্বিদ্যা এবং জ্যোতিষশাস্ত্রের মধ্যে শব্দার্থগত পার্থক্য করেছিলেন এবং পরবর্তীতে একটি রচনায়, জ্যোতির্বিদ্যার বৈধ বিজ্ঞানের বিপরীতে জ্যোতিষশাস্ত্রের একটি খণ্ডন লিখেছেন, যার জন্য তিনি সর্বান্তকরণে সমর্থন প্রকাশ করেন। কেউ কেউ পরামর্শ দেন যে জ্যোতিষশাস্ত্র খণ্ডন করার জন্য তার কারণ জ্যোতিষীদের দ্বারা ব্যবহৃত পদ্ধতিগুলি অভিজ্ঞতাবাদের পরিবর্তে ছদ্মবিজ্ঞানের উপর ভিত্তি করে এবং জ্যোতিষীদের এবং সুন্নি ইসলামের গোঁড়া ধর্মতাত্ত্বিকদের মতামতের মধ্যে দ্বন্দ্বের সাথে সম্পর্কিত। তিনি ভারতীয় জ্যোতির্বিদ্যার উপর একটি বিস্তৃত ভাষ্য লিখেছিলেন তাহকীক মা লি-ল-হিন্দে যা বেশিরভাগই আর্যভট্টের রচনার অনুবাদ, যেখানে তিনি দাবি করেছেন যে জ্যোতির্বিদ্যার উপর একটি কাজ যা আর বিদ্যমান নেই, তার মিফতাহ-ইলম পৃথিবীর ঘূর্ণনের বিষয়টি সমাধান করেছেন। -আলহাই'আ (জ্যোতির্বিদ্যার চাবিকাঠি) : পৃথিবীর ঘূর্ণন কোনোভাবেই জ্যোতির্বিজ্ঞানের মূল্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে না, কারণ একটি জ্যোতির্বিদ্যার চরিত্রের সমস্ত উপস্থিতি এই তত্ত্ব অনুসারে অন্যের মতো ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। তবে, অন্যান্য কারণ রয়েছে যা এটিকে অসম্ভব করে তোলে। এই প্রশ্নটি সমাধান করা সবচেয়ে কঠিন। আধুনিক এবং প্রাচীন উভয় জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মধ্যে সর্বাধিক বিশিষ্টরা পৃথিবীর গতিশীলতার প্রশ্নটি গভীরভাবে অধ্যয়ন করেছেন এবং এটি খণ্ডন করার চেষ্টা করেছেন। আমরাও, মিফতাহ-ইলম-আলহাই'আ (জ্যোতির্বিদ্যার চাবিকাঠি) নামক একটি বিষয়ের উপর একটি বই রচনা করেছি, যেখানে আমরা মনে করি আমরা আমাদের পূর্বসূরিদেরকে ছাড়িয়ে গেছি, কথায় না হলেও, বিষয়টির সমস্ত ঘটনাতেই।
আফ্রিগিদ রাজবংশ উৎখাত করে কারা?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1250_01
কনৌজের সুগন্ধি
কনৌজের সুগন্ধি, অথবা বলা যায় কনৌজের আতর, হল একটি ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় সুগন্ধি উৎপাদন। এই সুগন্ধির উৎপাদন ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের কনৌজে জনপ্রিয়। এটি ভৌগোলিক নির্দেশকের (জিআই) অধীনে বৌদ্ধিক সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বাণিজ্য সম্পর্কিত বিষয়সমূহ (টিআরআইপিএস) চুক্তির আওতায় সুরক্ষিত হয়েছে। এটি পেটেন্টস ডিজাইনস এবং ট্রেডমার্কের কন্ট্রোলার জেনারেল দ্বারা নিবন্ধীকরণের সাথে ভারত সরকারের জিআই আইন ১৯৯৯-এর "কনৌজ পারফিউম" হিসাবে সামগ্রী ১৫৭ তে তালিকাভুক্ত রয়েছে। কনৌজের সুগন্ধির একটি দীর্ঘ ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে এবং কনৌজ হাজার বছর ধরে সুগন্ধির ব্যবসা করে। সুগন্ধি উৎপাদনের পেছনে কনৌজে মূল ভূমিকার কারণে, শহরটি "ভারতের সুগন্ধি রাজধানী" হিসাবে পরিচিত এবং "ফ্রান্সের কাছে গ্র্যাসে যা, ভারতের কাছে কনৌজ হল তাই"। এই ক্ষেত্রের এক বিশেষজ্ঞ বলেছেন, "কনৌজ হাজার বছর ধরে দেশের সুগন্ধি শহর"। সুগন্ধি উৎপাদনের দক্ষতা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের মধ্যে প্রবাহিত হয়েছে। যখন কোনও কারিগর তার পরিবারের এই শিল্পে জড়িত থাকার বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়,সে বলে, "আমার পরিবার তিন শতাব্দী ধরে এই ক্ষেত্রে কাজ করে আসছে এবং আমার ছেলে ৩০তম প্রজন্ম"।
কনৌজের সুগন্ধি কোথাকার ঐতিহ্যবাহী সুগন্ধি উৎপাদন?
{ "answer_start": [ 61, 50 ], "text": [ "ভারতীয়", "ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় সুগন্ধি উৎপাদন।" ] }
bn_wiki_1250_02
কনৌজের সুগন্ধি
কনৌজের সুগন্ধি, অথবা বলা যায় কনৌজের আতর, হল একটি ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় সুগন্ধি উৎপাদন। এই সুগন্ধির উৎপাদন ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের কনৌজে জনপ্রিয়। এটি ভৌগোলিক নির্দেশকের (জিআই) অধীনে বৌদ্ধিক সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বাণিজ্য সম্পর্কিত বিষয়সমূহ (টিআরআইপিএস) চুক্তির আওতায় সুরক্ষিত হয়েছে। এটি পেটেন্টস ডিজাইনস এবং ট্রেডমার্কের কন্ট্রোলার জেনারেল দ্বারা নিবন্ধীকরণের সাথে ভারত সরকারের জিআই আইন ১৯৯৯-এর "কনৌজ পারফিউম" হিসাবে সামগ্রী ১৫৭ তে তালিকাভুক্ত রয়েছে। কনৌজের সুগন্ধির একটি দীর্ঘ ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে এবং কনৌজ হাজার বছর ধরে সুগন্ধির ব্যবসা করে। সুগন্ধি উৎপাদনের পেছনে কনৌজে মূল ভূমিকার কারণে, শহরটি "ভারতের সুগন্ধি রাজধানী" হিসাবে পরিচিত এবং "ফ্রান্সের কাছে গ্র্যাসে যা, ভারতের কাছে কনৌজ হল তাই"। এই ক্ষেত্রের এক বিশেষজ্ঞ বলেছেন, "কনৌজ হাজার বছর ধরে দেশের সুগন্ধি শহর"। সুগন্ধি উৎপাদনের দক্ষতা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের মধ্যে প্রবাহিত হয়েছে। যখন কোনও কারিগর তার পরিবারের এই শিল্পে জড়িত থাকার বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়,সে বলে, "আমার পরিবার তিন শতাব্দী ধরে এই ক্ষেত্রে কাজ করে আসছে এবং আমার ছেলে ৩০তম প্রজন্ম"।
কারা হাজার বছর ধরে সুগন্ধির ব্যবসা করে?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "কনৌজ", "কনৌজ" ] }
bn_wiki_1250_04
কনৌজের সুগন্ধি
কনৌজের সুগন্ধি, অথবা বলা যায় কনৌজের আতর, হল একটি ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় সুগন্ধি উৎপাদন। এই সুগন্ধির উৎপাদন ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের কনৌজে জনপ্রিয়। এটি ভৌগোলিক নির্দেশকের (জিআই) অধীনে বৌদ্ধিক সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বাণিজ্য সম্পর্কিত বিষয়সমূহ (টিআরআইপিএস) চুক্তির আওতায় সুরক্ষিত হয়েছে। এটি পেটেন্টস ডিজাইনস এবং ট্রেডমার্কের কন্ট্রোলার জেনারেল দ্বারা নিবন্ধীকরণের সাথে ভারত সরকারের জিআই আইন ১৯৯৯-এর "কনৌজ পারফিউম" হিসাবে সামগ্রী ১৫৭ তে তালিকাভুক্ত রয়েছে। কনৌজের সুগন্ধির একটি দীর্ঘ ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে এবং কনৌজ হাজার বছর ধরে সুগন্ধির ব্যবসা করে। সুগন্ধি উৎপাদনের পেছনে কনৌজে মূল ভূমিকার কারণে, শহরটি "ভারতের সুগন্ধি রাজধানী" হিসাবে পরিচিত এবং "ফ্রান্সের কাছে গ্র্যাসে যা, ভারতের কাছে কনৌজ হল তাই"। এই ক্ষেত্রের এক বিশেষজ্ঞ বলেছেন, "কনৌজ হাজার বছর ধরে দেশের সুগন্ধি শহর"। সুগন্ধি উৎপাদনের দক্ষতা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের মধ্যে প্রবাহিত হয়েছে। যখন কোনও কারিগর তার পরিবারের এই শিল্পে জড়িত থাকার বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়,সে বলে, "আমার পরিবার তিন শতাব্দী ধরে এই ক্ষেত্রে কাজ করে আসছে এবং আমার ছেলে ৩০তম প্রজন্ম"।
কী থেকে কনৌজের সুগন্ধি তৈরি হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0333_02
মুম্বই-আহমেদাবাদ দ্রুতগতি রেল
মুম্বাই-আহমেদাবাদ দ্রুতগামী রেল হল ভারতের মুম্বাই ও আহমেদাবাদ শহরের মধ্যে প্রস্তাবিত রেল ব্যবস্থা। এই রেল ব্যবস্থা গড়ে তুলতে প্রযুক্তি ও আর্থিক ভাবে সাহায্য করবে জাপান সরকার। এই হাইস্পিড রেলপথটি ভারতের মধ্যে প্রথম উচ্চগতির রেলপথ। এই উচ্চগতির রেলপথে মোট ১২টি স্টেশন থাকবে। স্টেশন গুলি হল- বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্স, থানে, বিরার, বৈসার, ভাপি, বিলিমোরা, সুরাত, ভারুচ, ভদোদরা, আনন্দ, আমদাবাদ, সবরমতী। ১২টি স্টেশনেই ট্রেন দাঁড়ালেও মুম্বাই থেকে আহমেদাবাদ পৌঁছতে লাগবে ২ ঘণ্টা ৫৮ মিনিট। ৪ টি স্টেশনে দাঁড়ালে লাগবে ২ ঘণ্টা ৭ মিনিট। ট্রেনের গতিবেগ হবে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৩২০ কিলোমিটার। ৫০৮ কিলোমিটার রেলপথের মধ্যে ৪৬৮ কিলোমিটারই উড়ালপথে নির্মিত হবে। বাকি পথের মধ্যে ২১ কিলোমিটার সুড়ঙ্গ ও ১৩ কিলোমিটার মাটির ওপর দিয়ে ছুটবে বুলেট ট্রেন। ২০১৮ সালের জুন নাগাদ করিডরের নির্মাণ কাজ শুরু হবে এবং প্রথম বুলেট ট্রেনটি ২০২২ সালের ১৫ আগস্ট তার প্রথম ছুটবে করিডরে রেল করিডোরটি জাপানি শিনকানসেন প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্মান করা হবে। মুম্বাই-আহমেদাবাদে করিডরসহ ৫ টি উচ্চ গতির রেলপথ নির্মানের জন্য ২০০৯-১০ সালের রেল বাজেটের অর্থায়ণে সম্ভাব্যতা যাচাই চালু করা হয়েছিল। ৬৫০ কিমি দীর্ঘ উচ্চ গতির রেল করিডোরে ট্রেন মুম্বাইয়ের মাধ্যমে পুনে রেলওয়ে স্টেশন থেকে আহমেদাবাদ রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চালানোর প্রস্তাব করা হয়েছিল। এই রুট মুম্বাই স্পর্শ করবে, যা রুটের সম্ভাব্যতা রিপোর্ট প্রস্তুত করার সময় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আহমেদাবাদ-মুম্বাই-পুণে করিডোরের পূর্ব-সম্ভাব্যতা যাচাই রয়টার্স, ইথিলফার এবং সাইস্ত্র মিলিত ভাবে সম্পন্ন করেছিল। এই রেলপথে ট্রেনের জন্য প্রত্যাশিত সর্বোচ্চ গতি ৩৫০ কিলোমিটার/ঘণ্টা। মুম্বাই-পুনের বিভাগে লোনাওয়ালা এবং মুম্বাই-আহমেদাবাদ বিভাগে সুরাট, ভারুচ ও বড়োদরা প্রস্তাবিত স্টেশন হিসাবে অন্তর্ভুক্ত। মুম্বাই ও আহমেদাবাদের মধ্যে ৩২ টি সেবা প্রদানের প্রস্তাব করা হয়েছিল। রেলওয়ে কর্মকর্তারা বেঙ্গালুরু রেল করিডরটি প্রসারিত প্রস্তাব করা হয়। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ সালে দিল্লিতে, রেলওয়ের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সহযোগিতার জন্য রেল মন্ত্রণালয়ের এবং ফরাসি জাতীয় রেলওয়ের সহয়ী ন্যাশনাল দেস চিমিন্স ফরাসী ফ্রাঙ্কস (এসএনসিএফ) -এর সাথে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। সংস্থা দুটি মুম্বাই-আহমেদাবাদ উচ্চ গতির রেল করিডোরের যৌথভাবে একটি "পরিচালনা এবং উন্নয়নের" সম্ভাব্যতা প্রকল্প বাস্তবায়নে সম্মত হয়েছে। প্রকল্পটি ফরাসি অর্থ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এসএনসিএফ কর্তৃক নিহিত ছিল। মার্চ ২০১৩ সালে, রেলওয়ে বোর্ড মুম্বাই-পুনে বিভাগটি প্রত্যাখান করে এবং মুম্বাই ও আহমেদাবাদের মধ্যে উচ্চ গতির রেল পরিষেবা পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নেয়। আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে বোর্ড সিদ্ধান্তটি গ্রহণ করে, কারণ প্রকল্পটির জন্য বাজেট পুণে এবং মুম্বাইয়ের করিডোর নির্মানে বাড়িয়ে দেবে। ভি.এ. এর মতে পশ্চিম রেল চিফ পাবলিক রিলেশনস অফিসার (প্রঃ) মালেগাঁকার, "এটি মূলত একটি ওয়েস্টার্ন রেল প্রকল্প এবং এটির অধীনে মহারাষ্ট্রের সামান্য অংশ অন্তর্ভুক্ত করা হতো। তাই, মহারাষ্ট্র সরকার এই প্রকল্পে সামান্য আগ্রহ দেখিয়েছিল এবং এছাড়া একটি আর্থিক বোঝা গ্রহণ করতে অনিচ্ছুক ছিল। এই কারণেই রেলওয়ে বোর্ড হাই-স্পিড করিডোরের মধ্যে পুনে-মুম্বাই অংশ গ্রহনের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।"
এই রেল ব্যবস্থা গড়ে তুলতে প্রযুক্তি ও আর্থিক ভাবে সাহায্য করবে কোন সরকার?
{ "answer_start": [ 163, 163 ], "text": [ "জাপান", "জাপান" ] }
bn_wiki_2751_01
লুৎফুর রহমান
২০০৯ সালের জুন মাসে লুৎফুর রহমান টাওয়ার হ্যামলেটস লেবারের প্রধান নির্বাহী মার্টিন স্মিথের প্রতি অনাস্থার ঘোষণা দেন। এর ফলে স্থানীয় ভাবে লুৎফুরের নেতৃত্ব কিছুটা সমালোচিত হয়। সাংবাদিক অ্যান্ড্রু জিলিগান চ্যানেল ফোরের ডিসপ্যাচেস নামক অনুষ্ঠানে তার বক্তব্য সহ ডেইলি টেলিগ্রাফে ছাপা হওয়া তার নিবন্ধ ও একাধিকভব্লগে লুৎফুর রহমানকে ‘ইসলামপন্থী’ আখ্যা দেন ও দাবী করেন তিনি ইসলামিক ফোরাম অফ ইউরোপের (আইএফই) সাথে সংযুক্ত। এছাড়াও স্থানীয় লেবার এমপি জেমস ফিটজপ্যাট্রিক দাবী করেন, লেবার প্রশাসনে আইএফই সদস্যদের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, লুৎফুর কাউন্সিলার থাকাকালীন সময়ে কয়েক মিলিয়ন পাউন্ড সরকারী অর্থ আইএফইর বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের পেছনে ব্যয় করা হয়েছে। তিনি বলেন যে একই কার্যক্রমের আওতায় স্থানীয় সরকারী পাঠাগারে ইসলামী উগ্রপন্থী প্রকাশনাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০১০-এর অক্টোবরে লুৎফুর রহমান আনুষ্ঠানিক ভাবে এসব দাবী অস্বীকার করেন। তিনি বলেন তিনি আইএফইর সদস্য নন বা এর সাথে কোন ভাবে যুক্ত নন। এছাড়া পরে আইএফইও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে জানায় যে লুৎফুর রহমান সংগঠনটির সদস্য নয়। লুৎফুর রহমানের সাথে যোগাযোগ প্রসঙ্গে আইএফই জানায়, স্থানীয় অনেক রাজনীতিক ও সমাজকর্মীদের সাথেই তাদের যোগাযোগ রয়েছে। সংগঠনটি প্রকাশ করে, স্থানীয় লেবার নেতা হেলাল উদ্দীন আব্বাস, যিনি লুৎফুর রহমানকে অতীতে ইসলামী মৌলবাদী হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন, তার সাথেও একাধিকবার তাদের অন্তরঙ্গ বৈঠক হয়েছে। ২০১১ সালের শুরুতে লুৎফুর রহমান প্রেস কমপ্লেইন কমিশনের কাছ জিলিগান ও ডেইলি টেলিগ্রাফের নির্দিষ্ট কিছু প্রকাশনার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, তারা তাকে ভুল ভাবে ‘ইসলামী উগ্রপন্থী’ ও আইএফইর ঘনিষ্ঠ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। অভিযোগটি প্রেস কমপ্লেইন কমিশন প্রত্যাখ্যান করে বলে, উল্লেখ্য প্রকাশনাগুলোতে কোন ভুল তথ্য ছিল না। কনজারভেটিভ দলীয় কাউন্সিলার পিটার গোল্ডস ইলেক্টোরাল কমিশন ও পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন যে লন্ডনের ব্রিক লেনের এক রেস্টোরেন্ট ব্যবসায়ী সিরাজ হক অপ্রদর্শিত ভাবে লুৎফুর রহমানকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে, যার মাধ্যমে লেবার পার্টির বিরুদ্ধে লুৎফুরের আইনি লড়াইকে অর্থায়ন করা হয়েছিল। পরে গার্ডিয়ানকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে লুৎফুর রহমান বলেন, তার যাবতীয় নির্বাচনী ব্যয় ও আইনি লড়াইয়ের খরচের ভার তার নিজস্ব তহবিল ও সলিসিটর হিসেবে তার আয় থেকে বহন করা হয়। এই সাক্ষাৎকারের কিছুদিন পরই প্রেস কমপ্লেইন কমিশন অ্যান্ড্রু জিলিগানের বিরুদ্ধে করা লুৎফুরের দ্বিতীয় একটি অভিযোগকে আমলে গ্রহণ করে।
কত সালে লুৎফুর রহমান টাওয়ার হ্যামলেটস লেবারের প্রধান নির্বাহী মার্টিন স্মিথের প্রতি অনাস্থার ঘোষণা দেন?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "২০০৯", "২০০৯" ] }
bn_wiki_2751_03
লুৎফুর রহমান
২০০৯ সালের জুন মাসে লুৎফুর রহমান টাওয়ার হ্যামলেটস লেবারের প্রধান নির্বাহী মার্টিন স্মিথের প্রতি অনাস্থার ঘোষণা দেন। এর ফলে স্থানীয় ভাবে লুৎফুরের নেতৃত্ব কিছুটা সমালোচিত হয়। সাংবাদিক অ্যান্ড্রু জিলিগান চ্যানেল ফোরের ডিসপ্যাচেস নামক অনুষ্ঠানে তার বক্তব্য সহ ডেইলি টেলিগ্রাফে ছাপা হওয়া তার নিবন্ধ ও একাধিকভব্লগে লুৎফুর রহমানকে ‘ইসলামপন্থী’ আখ্যা দেন ও দাবী করেন তিনি ইসলামিক ফোরাম অফ ইউরোপের (আইএফই) সাথে সংযুক্ত। এছাড়াও স্থানীয় লেবার এমপি জেমস ফিটজপ্যাট্রিক দাবী করেন, লেবার প্রশাসনে আইএফই সদস্যদের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, লুৎফুর কাউন্সিলার থাকাকালীন সময়ে কয়েক মিলিয়ন পাউন্ড সরকারী অর্থ আইএফইর বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের পেছনে ব্যয় করা হয়েছে। তিনি বলেন যে একই কার্যক্রমের আওতায় স্থানীয় সরকারী পাঠাগারে ইসলামী উগ্রপন্থী প্রকাশনাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০১০-এর অক্টোবরে লুৎফুর রহমান আনুষ্ঠানিক ভাবে এসব দাবী অস্বীকার করেন। তিনি বলেন তিনি আইএফইর সদস্য নন বা এর সাথে কোন ভাবে যুক্ত নন। এছাড়া পরে আইএফইও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে জানায় যে লুৎফুর রহমান সংগঠনটির সদস্য নয়। লুৎফুর রহমানের সাথে যোগাযোগ প্রসঙ্গে আইএফই জানায়, স্থানীয় অনেক রাজনীতিক ও সমাজকর্মীদের সাথেই তাদের যোগাযোগ রয়েছে। সংগঠনটি প্রকাশ করে, স্থানীয় লেবার নেতা হেলাল উদ্দীন আব্বাস, যিনি লুৎফুর রহমানকে অতীতে ইসলামী মৌলবাদী হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন, তার সাথেও একাধিকবার তাদের অন্তরঙ্গ বৈঠক হয়েছে। ২০১১ সালের শুরুতে লুৎফুর রহমান প্রেস কমপ্লেইন কমিশনের কাছ জিলিগান ও ডেইলি টেলিগ্রাফের নির্দিষ্ট কিছু প্রকাশনার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, তারা তাকে ভুল ভাবে ‘ইসলামী উগ্রপন্থী’ ও আইএফইর ঘনিষ্ঠ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। অভিযোগটি প্রেস কমপ্লেইন কমিশন প্রত্যাখ্যান করে বলে, উল্লেখ্য প্রকাশনাগুলোতে কোন ভুল তথ্য ছিল না। কনজারভেটিভ দলীয় কাউন্সিলার পিটার গোল্ডস ইলেক্টোরাল কমিশন ও পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন যে লন্ডনের ব্রিক লেনের এক রেস্টোরেন্ট ব্যবসায়ী সিরাজ হক অপ্রদর্শিত ভাবে লুৎফুর রহমানকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে, যার মাধ্যমে লেবার পার্টির বিরুদ্ধে লুৎফুরের আইনি লড়াইকে অর্থায়ন করা হয়েছিল। পরে গার্ডিয়ানকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে লুৎফুর রহমান বলেন, তার যাবতীয় নির্বাচনী ব্যয় ও আইনি লড়াইয়ের খরচের ভার তার নিজস্ব তহবিল ও সলিসিটর হিসেবে তার আয় থেকে বহন করা হয়। এই সাক্ষাৎকারের কিছুদিন পরই প্রেস কমপ্লেইন কমিশন অ্যান্ড্রু জিলিগানের বিরুদ্ধে করা লুৎফুরের দ্বিতীয় একটি অভিযোগকে আমলে গ্রহণ করে।
কে লুৎফুর রহমানকে ‘ইসলামপন্থী’ হিসেবে আখ্যা দেন?
{ "answer_start": [ 177, 177 ], "text": [ "সাংবাদিক অ্যান্ড্রু জিলিগান", "সাংবাদিক অ্যান্ড্রু জিলিগান" ] }
bn_wiki_2751_04
লুৎফুর রহমান
২০০৯ সালের জুন মাসে লুৎফুর রহমান টাওয়ার হ্যামলেটস লেবারের প্রধান নির্বাহী মার্টিন স্মিথের প্রতি অনাস্থার ঘোষণা দেন। এর ফলে স্থানীয় ভাবে লুৎফুরের নেতৃত্ব কিছুটা সমালোচিত হয়। সাংবাদিক অ্যান্ড্রু জিলিগান চ্যানেল ফোরের ডিসপ্যাচেস নামক অনুষ্ঠানে তার বক্তব্য সহ ডেইলি টেলিগ্রাফে ছাপা হওয়া তার নিবন্ধ ও একাধিকভব্লগে লুৎফুর রহমানকে ‘ইসলামপন্থী’ আখ্যা দেন ও দাবী করেন তিনি ইসলামিক ফোরাম অফ ইউরোপের (আইএফই) সাথে সংযুক্ত। এছাড়াও স্থানীয় লেবার এমপি জেমস ফিটজপ্যাট্রিক দাবী করেন, লেবার প্রশাসনে আইএফই সদস্যদের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, লুৎফুর কাউন্সিলার থাকাকালীন সময়ে কয়েক মিলিয়ন পাউন্ড সরকারী অর্থ আইএফইর বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের পেছনে ব্যয় করা হয়েছে। তিনি বলেন যে একই কার্যক্রমের আওতায় স্থানীয় সরকারী পাঠাগারে ইসলামী উগ্রপন্থী প্রকাশনাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০১০-এর অক্টোবরে লুৎফুর রহমান আনুষ্ঠানিক ভাবে এসব দাবী অস্বীকার করেন। তিনি বলেন তিনি আইএফইর সদস্য নন বা এর সাথে কোন ভাবে যুক্ত নন। এছাড়া পরে আইএফইও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে জানায় যে লুৎফুর রহমান সংগঠনটির সদস্য নয়। লুৎফুর রহমানের সাথে যোগাযোগ প্রসঙ্গে আইএফই জানায়, স্থানীয় অনেক রাজনীতিক ও সমাজকর্মীদের সাথেই তাদের যোগাযোগ রয়েছে। সংগঠনটি প্রকাশ করে, স্থানীয় লেবার নেতা হেলাল উদ্দীন আব্বাস, যিনি লুৎফুর রহমানকে অতীতে ইসলামী মৌলবাদী হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন, তার সাথেও একাধিকবার তাদের অন্তরঙ্গ বৈঠক হয়েছে। ২০১১ সালের শুরুতে লুৎফুর রহমান প্রেস কমপ্লেইন কমিশনের কাছ জিলিগান ও ডেইলি টেলিগ্রাফের নির্দিষ্ট কিছু প্রকাশনার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, তারা তাকে ভুল ভাবে ‘ইসলামী উগ্রপন্থী’ ও আইএফইর ঘনিষ্ঠ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। অভিযোগটি প্রেস কমপ্লেইন কমিশন প্রত্যাখ্যান করে বলে, উল্লেখ্য প্রকাশনাগুলোতে কোন ভুল তথ্য ছিল না। কনজারভেটিভ দলীয় কাউন্সিলার পিটার গোল্ডস ইলেক্টোরাল কমিশন ও পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন যে লন্ডনের ব্রিক লেনের এক রেস্টোরেন্ট ব্যবসায়ী সিরাজ হক অপ্রদর্শিত ভাবে লুৎফুর রহমানকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে, যার মাধ্যমে লেবার পার্টির বিরুদ্ধে লুৎফুরের আইনি লড়াইকে অর্থায়ন করা হয়েছিল। পরে গার্ডিয়ানকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে লুৎফুর রহমান বলেন, তার যাবতীয় নির্বাচনী ব্যয় ও আইনি লড়াইয়ের খরচের ভার তার নিজস্ব তহবিল ও সলিসিটর হিসেবে তার আয় থেকে বহন করা হয়। এই সাক্ষাৎকারের কিছুদিন পরই প্রেস কমপ্লেইন কমিশন অ্যান্ড্রু জিলিগানের বিরুদ্ধে করা লুৎফুরের দ্বিতীয় একটি অভিযোগকে আমলে গ্রহণ করে।
লুৎফুর রহমানের জন্ম কোথায়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2751_05
লুৎফুর রহমান
২০০৯ সালের জুন মাসে লুৎফুর রহমান টাওয়ার হ্যামলেটস লেবারের প্রধান নির্বাহী মার্টিন স্মিথের প্রতি অনাস্থার ঘোষণা দেন। এর ফলে স্থানীয় ভাবে লুৎফুরের নেতৃত্ব কিছুটা সমালোচিত হয়। সাংবাদিক অ্যান্ড্রু জিলিগান চ্যানেল ফোরের ডিসপ্যাচেস নামক অনুষ্ঠানে তার বক্তব্য সহ ডেইলি টেলিগ্রাফে ছাপা হওয়া তার নিবন্ধ ও একাধিকভব্লগে লুৎফুর রহমানকে ‘ইসলামপন্থী’ আখ্যা দেন ও দাবী করেন তিনি ইসলামিক ফোরাম অফ ইউরোপের (আইএফই) সাথে সংযুক্ত। এছাড়াও স্থানীয় লেবার এমপি জেমস ফিটজপ্যাট্রিক দাবী করেন, লেবার প্রশাসনে আইএফই সদস্যদের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, লুৎফুর কাউন্সিলার থাকাকালীন সময়ে কয়েক মিলিয়ন পাউন্ড সরকারী অর্থ আইএফইর বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের পেছনে ব্যয় করা হয়েছে। তিনি বলেন যে একই কার্যক্রমের আওতায় স্থানীয় সরকারী পাঠাগারে ইসলামী উগ্রপন্থী প্রকাশনাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০১০-এর অক্টোবরে লুৎফুর রহমান আনুষ্ঠানিক ভাবে এসব দাবী অস্বীকার করেন। তিনি বলেন তিনি আইএফইর সদস্য নন বা এর সাথে কোন ভাবে যুক্ত নন। এছাড়া পরে আইএফইও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে জানায় যে লুৎফুর রহমান সংগঠনটির সদস্য নয়। লুৎফুর রহমানের সাথে যোগাযোগ প্রসঙ্গে আইএফই জানায়, স্থানীয় অনেক রাজনীতিক ও সমাজকর্মীদের সাথেই তাদের যোগাযোগ রয়েছে। সংগঠনটি প্রকাশ করে, স্থানীয় লেবার নেতা হেলাল উদ্দীন আব্বাস, যিনি লুৎফুর রহমানকে অতীতে ইসলামী মৌলবাদী হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন, তার সাথেও একাধিকবার তাদের অন্তরঙ্গ বৈঠক হয়েছে। ২০১১ সালের শুরুতে লুৎফুর রহমান প্রেস কমপ্লেইন কমিশনের কাছ জিলিগান ও ডেইলি টেলিগ্রাফের নির্দিষ্ট কিছু প্রকাশনার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, তারা তাকে ভুল ভাবে ‘ইসলামী উগ্রপন্থী’ ও আইএফইর ঘনিষ্ঠ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। অভিযোগটি প্রেস কমপ্লেইন কমিশন প্রত্যাখ্যান করে বলে, উল্লেখ্য প্রকাশনাগুলোতে কোন ভুল তথ্য ছিল না। কনজারভেটিভ দলীয় কাউন্সিলার পিটার গোল্ডস ইলেক্টোরাল কমিশন ও পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন যে লন্ডনের ব্রিক লেনের এক রেস্টোরেন্ট ব্যবসায়ী সিরাজ হক অপ্রদর্শিত ভাবে লুৎফুর রহমানকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে, যার মাধ্যমে লেবার পার্টির বিরুদ্ধে লুৎফুরের আইনি লড়াইকে অর্থায়ন করা হয়েছিল। পরে গার্ডিয়ানকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে লুৎফুর রহমান বলেন, তার যাবতীয় নির্বাচনী ব্যয় ও আইনি লড়াইয়ের খরচের ভার তার নিজস্ব তহবিল ও সলিসিটর হিসেবে তার আয় থেকে বহন করা হয়। এই সাক্ষাৎকারের কিছুদিন পরই প্রেস কমপ্লেইন কমিশন অ্যান্ড্রু জিলিগানের বিরুদ্ধে করা লুৎফুরের দ্বিতীয় একটি অভিযোগকে আমলে গ্রহণ করে।
লুৎফুর রহমান বর্তমানে লন্ডনের কোন অঞ্চলের মেয়র?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0925_01
প্রতিনিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র
১৯৯৩ সালে, সম্ভাব্য ভবিষ্যতের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা প্রতিরক্ষা কর্মসূচীগুলি নিয়ে আলোচনার জন্য পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলির দ্বারা একটি সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত হয়। শেষ পর্যন্ত, কাউন্সিলটি প্রাথমিক সতর্কতা এবং নজরদারি সিস্টেমের পাশাপাশি আঞ্চলিকভাবে নিয়ন্ত্রিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা স্থাপনের সুপারিশ করেছিল। বসন্ত ২০০৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পোল্যান্ড পাশাপাশি চেক প্রজাতন্ত্রের মধ্যে আলোচনার প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। পরিকল্পনাগুলিতে চেক প্রজাতন্ত্রের একটি রাডার সাইট এবং পোল্যান্ডে লঞ্চ সাইট সহ একটি সর্বশেষ প্রজন্মের এবিএম সিস্টেম স্থাপনের প্রস্তাব রয়েছে। এই সিস্টেমটি ইরান এবং উত্তর কোরিয়ার আইসিবিএমের বিরুদ্ধে করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। এটি মিউনিখে ২০০৭ সালের বসন্তকালে ইউরোপের সুরক্ষা ও সহযোগিতা সংস্থা (ওএসসিই) সুরক্ষা সম্মেলনে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের কঠোর মন্তব্যে পরিণত হয়েছিল। অন্যান্য ইউরোপীয় মন্ত্রীরা মন্তব্য করেছেন যে কৌশলগত অস্ত্রের যে কোনও পরিবর্তনের বিষয়ে ন্যাটো পর্যায়ে আলোচনা করা উচিত এবং মার্কিন ও অন্যান্য রাজ্যের মধ্যে 'একতরফাভাবে' (আসলে দ্বিপক্ষীয়ভাবে) নয় (যদিও বেশিরভাগ কৌশলগত অস্ত্র হ্রাস চুক্তি ছিল ন্যাটো নয়, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ছিল)। জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঙ্ক-ওয়াল্টার স্টেইনমিয়ার মধ্য ইউরোপের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা স্থাপনের প্রচেষ্টা চালানোর আগে রাশিয়ার সাথে পরামর্শ না করার জন্য আমেরিকা যেভাবে তার পরিকল্পনাটি ইউরোপীয় অংশীদারদের কাছে জানিয়েছিল এবং মার্কিন প্রশাসনের সমালোচনা করেছিল সে সম্পর্কে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ২০০৭ সালের জুলাই পর্যন্ত পোল্যান্ডের বেশিরভাগ পোলস সিস্টেমের একটি উপাদান হোস্টিংয়ের বিরোধিতা করেছিল। ২৮ জুলাই ২০১৬ এর মধ্যে মিসাইল প্রতিরক্ষা সংস্থা পরিকল্পনা এবং চুক্তি রোমানিয়া (২০১৪) এবং পোল্যান্ড (২০১৮) এর এজিস আশোর সাইটগুলি সম্পর্কে আরও বিশদ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট স্পষ্ট করে জানিয়েছিল। অপারেশনাল চীনা সিস্টেম ২০০০ সালের মার্চ মাসে চীন মার্কিন প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্রের সাথে তুলনামূলক একটি ইন্টারসেপ্টর সিস্টেম পরীক্ষা করে। চীনের সক্রিয় সিস্টেমের তালিকা.. এইচকিউ - ২৯ এইচকিউ - ১১ এইচকিউ - ৯ এফকে - ৩ এইচকিউ - ১৮ এইচকিউ - ১০ এইচকিউ - ১৬ সদর দফতর - ১৫ চীনে মিডকোর্স এবিএমের বিকাশ ২ জানুয়ারী, ২০১৩, চীন আরও একটি অ্যান্টি-ব্যালিস্টিক মিসাইল পরীক্ষা করেছিল। চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মতে, ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ চরিত্রগতভাবে প্রতিরক্ষামূলক এবং এটি কোনও দেশের বিরুদ্ধে নয়। বিশেষজ্ঞরা চীনের প্রযুক্তিগত অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন কারণ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলি আটকাতে অসুবিধা যেগুলি তাদের পথের মাঝামাঝি সর্বোচ্চ পয়েন্ট এবং গতিতে পৌঁছেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মাত্র দুটি দেশ বিগত দশকে সফলভাবে এ জাতীয় পরীক্ষা চালিয়েছে। এগুলো হলো ডিএন -৩ ডিএন -২ ডিএন -১ এইচকিউ -২ এসসি -১৯ কেটি -৪০৯
কত সালে সম্ভাব্য ভবিষ্যতের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা প্রতিরক্ষা কর্মসূচীগুলি নিয়ে আলোচনার জন্য সিম্পোজিয়ান অনুষ্ঠিত হয়?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "১৯৯৩", "১৯৯৩" ] }
bn_wiki_0925_04
প্রতিনিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র
১৯৯৩ সালে, সম্ভাব্য ভবিষ্যতের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা প্রতিরক্ষা কর্মসূচীগুলি নিয়ে আলোচনার জন্য পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলির দ্বারা একটি সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত হয়। শেষ পর্যন্ত, কাউন্সিলটি প্রাথমিক সতর্কতা এবং নজরদারি সিস্টেমের পাশাপাশি আঞ্চলিকভাবে নিয়ন্ত্রিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা স্থাপনের সুপারিশ করেছিল। বসন্ত ২০০৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পোল্যান্ড পাশাপাশি চেক প্রজাতন্ত্রের মধ্যে আলোচনার প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। পরিকল্পনাগুলিতে চেক প্রজাতন্ত্রের একটি রাডার সাইট এবং পোল্যান্ডে লঞ্চ সাইট সহ একটি সর্বশেষ প্রজন্মের এবিএম সিস্টেম স্থাপনের প্রস্তাব রয়েছে। এই সিস্টেমটি ইরান এবং উত্তর কোরিয়ার আইসিবিএমের বিরুদ্ধে করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। এটি মিউনিখে ২০০৭ সালের বসন্তকালে ইউরোপের সুরক্ষা ও সহযোগিতা সংস্থা (ওএসসিই) সুরক্ষা সম্মেলনে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের কঠোর মন্তব্যে পরিণত হয়েছিল। অন্যান্য ইউরোপীয় মন্ত্রীরা মন্তব্য করেছেন যে কৌশলগত অস্ত্রের যে কোনও পরিবর্তনের বিষয়ে ন্যাটো পর্যায়ে আলোচনা করা উচিত এবং মার্কিন ও অন্যান্য রাজ্যের মধ্যে 'একতরফাভাবে' (আসলে দ্বিপক্ষীয়ভাবে) নয় (যদিও বেশিরভাগ কৌশলগত অস্ত্র হ্রাস চুক্তি ছিল ন্যাটো নয়, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ছিল)। জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঙ্ক-ওয়াল্টার স্টেইনমিয়ার মধ্য ইউরোপের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা স্থাপনের প্রচেষ্টা চালানোর আগে রাশিয়ার সাথে পরামর্শ না করার জন্য আমেরিকা যেভাবে তার পরিকল্পনাটি ইউরোপীয় অংশীদারদের কাছে জানিয়েছিল এবং মার্কিন প্রশাসনের সমালোচনা করেছিল সে সম্পর্কে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ২০০৭ সালের জুলাই পর্যন্ত পোল্যান্ডের বেশিরভাগ পোলস সিস্টেমের একটি উপাদান হোস্টিংয়ের বিরোধিতা করেছিল। ২৮ জুলাই ২০১৬ এর মধ্যে মিসাইল প্রতিরক্ষা সংস্থা পরিকল্পনা এবং চুক্তি রোমানিয়া (২০১৪) এবং পোল্যান্ড (২০১৮) এর এজিস আশোর সাইটগুলি সম্পর্কে আরও বিশদ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট স্পষ্ট করে জানিয়েছিল। অপারেশনাল চীনা সিস্টেম ২০০০ সালের মার্চ মাসে চীন মার্কিন প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্রের সাথে তুলনামূলক একটি ইন্টারসেপ্টর সিস্টেম পরীক্ষা করে। চীনের সক্রিয় সিস্টেমের তালিকা.. এইচকিউ - ২৯ এইচকিউ - ১১ এইচকিউ - ৯ এফকে - ৩ এইচকিউ - ১৮ এইচকিউ - ১০ এইচকিউ - ১৬ সদর দফতর - ১৫ চীনে মিডকোর্স এবিএমের বিকাশ ২ জানুয়ারী, ২০১৩, চীন আরও একটি অ্যান্টি-ব্যালিস্টিক মিসাইল পরীক্ষা করেছিল। চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মতে, ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ চরিত্রগতভাবে প্রতিরক্ষামূলক এবং এটি কোনও দেশের বিরুদ্ধে নয়। বিশেষজ্ঞরা চীনের প্রযুক্তিগত অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন কারণ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলি আটকাতে অসুবিধা যেগুলি তাদের পথের মাঝামাঝি সর্বোচ্চ পয়েন্ট এবং গতিতে পৌঁছেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মাত্র দুটি দেশ বিগত দশকে সফলভাবে এ জাতীয় পরীক্ষা চালিয়েছে। এগুলো হলো ডিএন -৩ ডিএন -২ ডিএন -১ এইচকিউ -২ এসসি -১৯ কেটি -৪০৯
ফ্রাঙ্ক-ওয়াল্টার স্টেইনমিয়ার কোন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন?
{ "answer_start": [ 1117, 1117 ], "text": [ "জার্মান", "জার্মান" ] }
bn_wiki_2133_01
ডাইভিং
ডাইভিং হচ্ছে শক্ত কোন অবস্থান কিংবা স্প্রিংবোর্ড থেকে জলে লাফানো বা পতনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত এক ধরনের ক্রীড়া। মূলতঃ শারীরিকভাবে কসরৎ দেখানোর উদ্দেশ্যে ডাইভিং করা হয়। এ ক্রীড়াটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত যা অলিম্পিক গেমসের অংশবিশেষ। এছাড়াও অবসরে বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ডে অবকাঠামোবিহীন ও প্রতিযোগিতাবিহীন অবস্থায়ও ডাইভিং করা হয়ে থাকে। অলিম্পিকের ক্রীড়ায় ডাইভিংও অন্যতম দর্শক সমাগমে পূর্ণ থাকে। জিমন্যাস্ট ও নৃত্যশিল্পীদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের সাথে এ ক্রীড়ায় অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের আচরণের বেশ মিল রয়েছে। তন্মধ্যে, শক্তিমত্তা, নমনীয়তা, বিচক্ষণতা ও বায়ু ব্যবহারে সচেতনতা অন্যতম।
ডাইভিং কী ?
{ "answer_start": [ 13, 13 ], "text": [ "শক্ত কোন অবস্থান কিংবা স্প্রিংবোর্ড থেকে জলে লাফানো বা পতনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত এক ধরনের ক্রীড়া", "শক্ত কোন অবস্থান কিংবা স্প্রিংবোর্ড থেকে জলে লাফানো বা পতনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত এক ধরনের ক্রীড়া" ] }
bn_wiki_2133_02
ডাইভিং
ডাইভিং হচ্ছে শক্ত কোন অবস্থান কিংবা স্প্রিংবোর্ড থেকে জলে লাফানো বা পতনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত এক ধরনের ক্রীড়া। মূলতঃ শারীরিকভাবে কসরৎ দেখানোর উদ্দেশ্যে ডাইভিং করা হয়। এ ক্রীড়াটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত যা অলিম্পিক গেমসের অংশবিশেষ। এছাড়াও অবসরে বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ডে অবকাঠামোবিহীন ও প্রতিযোগিতাবিহীন অবস্থায়ও ডাইভিং করা হয়ে থাকে। অলিম্পিকের ক্রীড়ায় ডাইভিংও অন্যতম দর্শক সমাগমে পূর্ণ থাকে। জিমন্যাস্ট ও নৃত্যশিল্পীদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের সাথে এ ক্রীড়ায় অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের আচরণের বেশ মিল রয়েছে। তন্মধ্যে, শক্তিমত্তা, নমনীয়তা, বিচক্ষণতা ও বায়ু ব্যবহারে সচেতনতা অন্যতম।
ডাইভিং করার মূল উদ্দেশ্য কী ?
{ "answer_start": [ 116, 116 ], "text": [ "শারীরিকভাবে কসরৎ দেখানো", "শারীরিকভাবে কসরৎ দেখানো" ] }
bn_wiki_2133_04
ডাইভিং
ডাইভিং হচ্ছে শক্ত কোন অবস্থান কিংবা স্প্রিংবোর্ড থেকে জলে লাফানো বা পতনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত এক ধরনের ক্রীড়া। মূলতঃ শারীরিকভাবে কসরৎ দেখানোর উদ্দেশ্যে ডাইভিং করা হয়। এ ক্রীড়াটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত যা অলিম্পিক গেমসের অংশবিশেষ। এছাড়াও অবসরে বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ডে অবকাঠামোবিহীন ও প্রতিযোগিতাবিহীন অবস্থায়ও ডাইভিং করা হয়ে থাকে। অলিম্পিকের ক্রীড়ায় ডাইভিংও অন্যতম দর্শক সমাগমে পূর্ণ থাকে। জিমন্যাস্ট ও নৃত্যশিল্পীদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের সাথে এ ক্রীড়ায় অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের আচরণের বেশ মিল রয়েছে। তন্মধ্যে, শক্তিমত্তা, নমনীয়তা, বিচক্ষণতা ও বায়ু ব্যবহারে সচেতনতা অন্যতম।
কবে প্রথমবারের মতো আধুনিক ডাইভিং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2133_05
ডাইভিং
ডাইভিং হচ্ছে শক্ত কোন অবস্থান কিংবা স্প্রিংবোর্ড থেকে জলে লাফানো বা পতনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত এক ধরনের ক্রীড়া। মূলতঃ শারীরিকভাবে কসরৎ দেখানোর উদ্দেশ্যে ডাইভিং করা হয়। এ ক্রীড়াটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত যা অলিম্পিক গেমসের অংশবিশেষ। এছাড়াও অবসরে বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ডে অবকাঠামোবিহীন ও প্রতিযোগিতাবিহীন অবস্থায়ও ডাইভিং করা হয়ে থাকে। অলিম্পিকের ক্রীড়ায় ডাইভিংও অন্যতম দর্শক সমাগমে পূর্ণ থাকে। জিমন্যাস্ট ও নৃত্যশিল্পীদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের সাথে এ ক্রীড়ায় অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের আচরণের বেশ মিল রয়েছে। তন্মধ্যে, শক্তিমত্তা, নমনীয়তা, বিচক্ষণতা ও বায়ু ব্যবহারে সচেতনতা অন্যতম।
বিশ্বের প্রথম ডাইভিং সংগঠন কোনটি ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0971_01
ল্যাপটপ
আমেরিকায় ২০০৫ সালের মে মাসে ডেস্কটপ কম্পিউটারের বিক্রয়কে ল্যাপটপের বিক্রয়ের পরিমাণ ছাড়িয়ে যায়। সেই সময় নোটবুকের বিক্রয় হয় গড়ে ১১৩১ ডলারে যখন ডেস্কটপের বিক্রয়ের গড় ছিল ৬৯৬ ডলার।অপারেটিং সিস্টেমের ভিত্তিতে দেখলে, দেখা যায়, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ল্যাপটপের গড় বিক্রিত দাম ২০০৮/২০০৯ কমে যায়, কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয় নেটবুক কম্পিউটারের কথা। ফলসরূপ, ২০০৮ সালের আগস্টে ল্যাপটপ পাওয়া যেত মাত্র ৬৮৯ ডলারে। ২০০৯ সালে গড় বিক্রয় দাম আরও কমে ৬০২ ডলারে নেমে আসে এবং ফেব্রুয়ারিতে এটা হয় ৫৬০ ডলারে। ম্যাক ল্যাপটপের সাথে অন্য ল্যাপটপ কম্পিউটারের একটি তুলনায় দেখা যায়, যখন এই সাত মাসে, ল্যাপটপের গড় দাম, উইন্ডোজ ভিত্তিক কম্পিউটারের ক্ষেত্রে কমে মোট ১২৯ ডলার সেখানে এ্যপলের ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমের কমে মাত্র ১২ ডলার (১৫২৪ থেকে ১৫১২)। রাগিড বা কর্কশ বা শক্ত ধাচের ল্যাপটপ গ্রিড কম্পাস কম্পিউটার স্পেস শাটল প্রোগ্রামের প্রথম থেকেই ব্যবহৃত হত। ১৯৯১ সালে প্রথম ব্যানিজ্যিক ল্যাপটপ যা মহাকাশে ব্যবহৃত হয় তা হল মেকিনটোশ বহনযোগ্য ল্যাপটপ। যে মিশনে এটি ব্যবহৃত হয় তা হল মহাকাশ শাটল মিশন এসটিএস-৪৩। ম্যাক এবং অন্যান্য ল্যাপটপ কম্পিউটার মহাকাশে পাঠানো শুরু হল মহাকাশ উড্ডয়নের সময় থেকে যদিও আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে একমাত্র দীর্ঘ সময়ের উড্ডয়নে যথার্থ কম্পউটার হল থিঙ্কপ্যাড। ২০১১ সাল নাগাদ প্রায় ১০০টিরও বেশি থিঙ্কপ্যাড আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানো হয়েছে।
আমেরিকায় কত সালে ডেস্কটপ কম্পিউটারের বিক্রয়কে ল্যাপটপের বিক্রয়ের পরিমাণ ছাড়িয়ে যায়?
{ "answer_start": [ 10, 10 ], "text": [ "২০০৫", "২০০৫" ] }
bn_wiki_0971_02
ল্যাপটপ
আমেরিকায় ২০০৫ সালের মে মাসে ডেস্কটপ কম্পিউটারের বিক্রয়কে ল্যাপটপের বিক্রয়ের পরিমাণ ছাড়িয়ে যায়। সেই সময় নোটবুকের বিক্রয় হয় গড়ে ১১৩১ ডলারে যখন ডেস্কটপের বিক্রয়ের গড় ছিল ৬৯৬ ডলার।অপারেটিং সিস্টেমের ভিত্তিতে দেখলে, দেখা যায়, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ল্যাপটপের গড় বিক্রিত দাম ২০০৮/২০০৯ কমে যায়, কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয় নেটবুক কম্পিউটারের কথা। ফলসরূপ, ২০০৮ সালের আগস্টে ল্যাপটপ পাওয়া যেত মাত্র ৬৮৯ ডলারে। ২০০৯ সালে গড় বিক্রয় দাম আরও কমে ৬০২ ডলারে নেমে আসে এবং ফেব্রুয়ারিতে এটা হয় ৫৬০ ডলারে। ম্যাক ল্যাপটপের সাথে অন্য ল্যাপটপ কম্পিউটারের একটি তুলনায় দেখা যায়, যখন এই সাত মাসে, ল্যাপটপের গড় দাম, উইন্ডোজ ভিত্তিক কম্পিউটারের ক্ষেত্রে কমে মোট ১২৯ ডলার সেখানে এ্যপলের ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমের কমে মাত্র ১২ ডলার (১৫২৪ থেকে ১৫১২)। রাগিড বা কর্কশ বা শক্ত ধাচের ল্যাপটপ গ্রিড কম্পাস কম্পিউটার স্পেস শাটল প্রোগ্রামের প্রথম থেকেই ব্যবহৃত হত। ১৯৯১ সালে প্রথম ব্যানিজ্যিক ল্যাপটপ যা মহাকাশে ব্যবহৃত হয় তা হল মেকিনটোশ বহনযোগ্য ল্যাপটপ। যে মিশনে এটি ব্যবহৃত হয় তা হল মহাকাশ শাটল মিশন এসটিএস-৪৩। ম্যাক এবং অন্যান্য ল্যাপটপ কম্পিউটার মহাকাশে পাঠানো শুরু হল মহাকাশ উড্ডয়নের সময় থেকে যদিও আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে একমাত্র দীর্ঘ সময়ের উড্ডয়নে যথার্থ কম্পউটার হল থিঙ্কপ্যাড। ২০১১ সাল নাগাদ প্রায় ১০০টিরও বেশি থিঙ্কপ্যাড আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানো হয়েছে।
আমেরিকায় ২০০৫ সালে নোটবুকের বিক্রয় হয় গড়ে কত ডলারে?
{ "answer_start": [ 136, 136 ], "text": [ "১১৩১", "১১৩১" ] }
bn_wiki_0971_03
ল্যাপটপ
আমেরিকায় ২০০৫ সালের মে মাসে ডেস্কটপ কম্পিউটারের বিক্রয়কে ল্যাপটপের বিক্রয়ের পরিমাণ ছাড়িয়ে যায়। সেই সময় নোটবুকের বিক্রয় হয় গড়ে ১১৩১ ডলারে যখন ডেস্কটপের বিক্রয়ের গড় ছিল ৬৯৬ ডলার।অপারেটিং সিস্টেমের ভিত্তিতে দেখলে, দেখা যায়, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ল্যাপটপের গড় বিক্রিত দাম ২০০৮/২০০৯ কমে যায়, কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয় নেটবুক কম্পিউটারের কথা। ফলসরূপ, ২০০৮ সালের আগস্টে ল্যাপটপ পাওয়া যেত মাত্র ৬৮৯ ডলারে। ২০০৯ সালে গড় বিক্রয় দাম আরও কমে ৬০২ ডলারে নেমে আসে এবং ফেব্রুয়ারিতে এটা হয় ৫৬০ ডলারে। ম্যাক ল্যাপটপের সাথে অন্য ল্যাপটপ কম্পিউটারের একটি তুলনায় দেখা যায়, যখন এই সাত মাসে, ল্যাপটপের গড় দাম, উইন্ডোজ ভিত্তিক কম্পিউটারের ক্ষেত্রে কমে মোট ১২৯ ডলার সেখানে এ্যপলের ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমের কমে মাত্র ১২ ডলার (১৫২৪ থেকে ১৫১২)। রাগিড বা কর্কশ বা শক্ত ধাচের ল্যাপটপ গ্রিড কম্পাস কম্পিউটার স্পেস শাটল প্রোগ্রামের প্রথম থেকেই ব্যবহৃত হত। ১৯৯১ সালে প্রথম ব্যানিজ্যিক ল্যাপটপ যা মহাকাশে ব্যবহৃত হয় তা হল মেকিনটোশ বহনযোগ্য ল্যাপটপ। যে মিশনে এটি ব্যবহৃত হয় তা হল মহাকাশ শাটল মিশন এসটিএস-৪৩। ম্যাক এবং অন্যান্য ল্যাপটপ কম্পিউটার মহাকাশে পাঠানো শুরু হল মহাকাশ উড্ডয়নের সময় থেকে যদিও আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে একমাত্র দীর্ঘ সময়ের উড্ডয়নে যথার্থ কম্পউটার হল থিঙ্কপ্যাড। ২০১১ সাল নাগাদ প্রায় ১০০টিরও বেশি থিঙ্কপ্যাড আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানো হয়েছে।
আমেরিকায় ২০০৫ সালে ডেস্কটপ বিক্রয় হয় গড়ে কত ডলারে?
{ "answer_start": [ 179, 179 ], "text": [ "৬৯৬", "৬৯৬" ] }
bn_wiki_0971_05
ল্যাপটপ
আমেরিকায় ২০০৫ সালের মে মাসে ডেস্কটপ কম্পিউটারের বিক্রয়কে ল্যাপটপের বিক্রয়ের পরিমাণ ছাড়িয়ে যায়। সেই সময় নোটবুকের বিক্রয় হয় গড়ে ১১৩১ ডলারে যখন ডেস্কটপের বিক্রয়ের গড় ছিল ৬৯৬ ডলার।অপারেটিং সিস্টেমের ভিত্তিতে দেখলে, দেখা যায়, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ল্যাপটপের গড় বিক্রিত দাম ২০০৮/২০০৯ কমে যায়, কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয় নেটবুক কম্পিউটারের কথা। ফলসরূপ, ২০০৮ সালের আগস্টে ল্যাপটপ পাওয়া যেত মাত্র ৬৮৯ ডলারে। ২০০৯ সালে গড় বিক্রয় দাম আরও কমে ৬০২ ডলারে নেমে আসে এবং ফেব্রুয়ারিতে এটা হয় ৫৬০ ডলারে। ম্যাক ল্যাপটপের সাথে অন্য ল্যাপটপ কম্পিউটারের একটি তুলনায় দেখা যায়, যখন এই সাত মাসে, ল্যাপটপের গড় দাম, উইন্ডোজ ভিত্তিক কম্পিউটারের ক্ষেত্রে কমে মোট ১২৯ ডলার সেখানে এ্যপলের ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমের কমে মাত্র ১২ ডলার (১৫২৪ থেকে ১৫১২)। রাগিড বা কর্কশ বা শক্ত ধাচের ল্যাপটপ গ্রিড কম্পাস কম্পিউটার স্পেস শাটল প্রোগ্রামের প্রথম থেকেই ব্যবহৃত হত। ১৯৯১ সালে প্রথম ব্যানিজ্যিক ল্যাপটপ যা মহাকাশে ব্যবহৃত হয় তা হল মেকিনটোশ বহনযোগ্য ল্যাপটপ। যে মিশনে এটি ব্যবহৃত হয় তা হল মহাকাশ শাটল মিশন এসটিএস-৪৩। ম্যাক এবং অন্যান্য ল্যাপটপ কম্পিউটার মহাকাশে পাঠানো শুরু হল মহাকাশ উড্ডয়নের সময় থেকে যদিও আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে একমাত্র দীর্ঘ সময়ের উড্ডয়নে যথার্থ কম্পউটার হল থিঙ্কপ্যাড। ২০১১ সাল নাগাদ প্রায় ১০০টিরও বেশি থিঙ্কপ্যাড আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানো হয়েছে।
ডেস্কটপের তুলনায় ল্যাপটপের সম্প্রসারণ ক্ষমতা কেমন?
{ "answer_start": [], "text": [] }