audio
audioduration (s)
3
61.9
transcription
stringlengths
12
568
বলদ গরু মোটাতাজারণের জন্য ভালো। এ জন্যে দেড়-দুই বছর বয়সের এঁড়ে বাছুর ক্রয় করা উত্তম।
পশুকে এমন খাদ্য দিতে হবে যাতে আমিষ, শর্করা, চর্বি, খনিজ পদার্থ ও ভিটামিনের পরিমাণ খাদ্যে বেশি থাকে।
পশু মোটাতাজাকরণ অর্থ হচ্ছে পরিমিত খাদ্য সরবরাহের মাধ্যমে গরুর স্বাস্থ্য নিশ্চিত করা এবং মানুষের জন্য আমিষ সরবরাহের ব্যবস্থা করা।
খাদ্য থেকে পশু পুষ্টি পায় এবং শারীরিক বৃদ্ধি ঘটে।
পশুকে এমন খাদ্য দিতে হবে যাতে আমিষ, শর্করা, চর্বি, খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন সাধারণ খাদ্যের চেয়ে একটু বেশি পরিমাণ থাকে।
খড়, কুড়া, ভুট্টা বা গম ভাঙা, ঝোলাগুড় ইত্যাদিতে আমিষ, শর্করা ও চর্বি জাতীয় খাদ্য থাকে।
আর সবুজ কাঁচা ঘাস, হাড়ের গুঁড়া ইত্যাদিতে খনিজ লবণ ও ভিটামিন থাকে।
ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়ার জন্য শিক্ষার্থীর অন্তর্নিহিত মেধা ও সম্ভাবনার পরিপূর্ণ বিকাশে সাহায্য করার মাধ্যমে উচ্চতর শিক্ষার যোগ্য করে তোলা মাধ্যমিক শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য।
শিক্ষার্থীকে দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত পটভূমির প্রেক্ষিতে দক্ষ ও যোগ্য নাগরিক করে তোলাও মাধ্যমিক শিক্ষার অন্যতম বিবেচ্য বিষয়।
ইউরিয়া ও ঝোলাগুড় মেশানো খাদ্য পশু মোটাতাজাকরণের সহায়ক।
এগুলো দুইভাবে মিশিয়ে খাওয়ানো যায় (১) খড়ের সাথে মিশিয়ে এবং (২) দানাদার খাদ্যের সাথে মিশিয়ে।
১। প্রথমে একটি ডোল নিয়ে এর চারপাশ কাদা মিশিয়ে লেপে শুকিয়ে নিতে হবে।
৪। ২০ কেজি খড় ডোলের মধ্যে অল্প অল্প করে দিয়ে ইউরিয়া দ্রবণ খড়ের ওপর ছিটিয়ে দিয়ে চেপে চেপে ভরতে হবে।
৬। ডোলে খড় ভরা সম্পূর্ণ হলে এর মুখ ছালা বা পলিথিন দিয়ে বেঁধে দিতে হবে।
জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রণীত হয়েছে মাধ্যমিক স্তরের সকল পাঠ্যপুস্তক পাঠ্যপুস্তকগুলোর বিষয় নির্বাচন ও উপস্থাপনের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধ থেকে শুরু করে ইতিহাস ও ঐতিহ্য চেতনা, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিবোধ, দেশপ্রেমবোধ, প্রকৃতি-চেতনা এবং ধর্ম-বর্ণ-গোত্র ও নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবার প্রতি সমমর্যাদা বোধ জাগ্রত করার চেষ্টা করা হয়েছে।
৯। সাধারণ একটি গরুকে প্রতিদিন ৩ কেজি ইউরিয়া মেশানো খড় খাওয়াতে হবে।
১০। খড়ের সাথে দৈনিক ৩০০-৪০০ গ্রাম ঝোলাগুড় মিশিয়ে দিতে হবে।
দশটি গরু মোটাতাজা করার কী পরিমাণ ইউরিয়া, খড় ও ঝোলাগুড় লাগবে তা হিসাব করে বের কর।
নতুন শব্দ প্রাণীজ সম্পদ, গরু মোটাতাজাকরণ, ডোল, ঝোলাগুড়।
রূপকল্প-২০২১ বর্তমান সরকারের অন্যতম অঙ্গীকার এই অঙ্গীকারকে সামনে রেখে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে নিরক্ষরতামুক্ত করার প্রত্যয় ঘোষণা করে ২০০৯ সালে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক তুলে দেওয়অর নির্দেশনা প্রদান করেন।
তাঁরই নির্দেশনা মোতাবেক ২০১০ সাল থেকে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড বিনামূল্যে বিতরণ শুরু হয়েছে।
কোনো কোনো ফসলের পাতায় ঘরের মেঝের মোজাইকের মতো হলুদ-সবুজ মেশানো ছোপ ছোপ রং।
আবার বীজতলায়ও দেখতে পাব অনেক ঢলে পড়া বা পচা চারা গাছ।
এগুলো হচ্ছে গাছের রোগের লক্ষণ। এই লক্ষণ দেখেই কৃষকেরা সতর্ক হন এবং প্রতিরোধের ব্যবস্থা করেন।
যদি ফসলে শারীরিক কোনো অস্বাভাবিক অবস্থা দেখা দেয়- যেমন ফসলের বৃদ্ধি ঠিকমতো হচ্ছে না, দেখতে দুর্বল ও লিকলিকে, ফুল অথবা ফল ঝরে যাচ্ছে তখন বুঝতে হবে ফসলের কোনো না কোনো রোগ হয়েছে।
ফসলের পাতায়, কান্ডে বা ফলের গায়ে নানা ধরনের দাগ বা স্পট দেখা দেয়।
দাগের রং কালো, হালকা বাদামি, গাঢ় বাদামি কিংবা দেখতে পানিতে ভেজার মতো হয়।
ফসলের এসব দাগ বিভিন্ন রোগের কারণে হয়। যেমন: ধান গাছের বাদামি দাগ একটি ছত্রাকজনিত রোগের লক্ষণ।
একবিংশ শতকের চ্যালেঞ্জকে সামনে রেখে সীমিত ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহার, অধিক ফসল ফলনের লক্ষ্যে লাগসই প্রয়োগ এবং কৃষি বিষয়ক জ্ঞান-বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তোলার কৌশলের সাথে পরিচিত করার প্রয়াস নিয়ে কৃষিশিক্ষা পাঠ্যপুস্তকটি প্রণয়ন করা হয়েছে।
ফসলের পাতায় যখন গাঢ় ও হালকা হলদে-সবুজ এর ছোপ ছোপ রং দেখা যায় তখন এই লক্ষণকে মোজাইক বলা হয়।
ঢেঁড়শে ও মুগে মোজাইক রোগ দেখা যায়।
অনেক সময় ফসলের কান্ড ও শিকড় রোগে আক্রান্ত হলে ফসলের শাখাগুলো মাটির দিকে ঝুলে পড়ে।
এই অবস্থাকে ঢলে পড়া বলে। যেমন- বেগুনের ঢলে পড়া রোগ।
ভাইরাসজনিত কারণে ফসলের পাতা কুঁকড়িয়ে যায়। পেঁপে, টমেটো এসব ফসলে পাতা কুঁকড়িয়ে যাওয়ার লক্ষণ দেখা যায়।
রোগাক্রান্ত হওয়ার পূর্বে ফসলের রোগের প্রতিকারের ব্যবস্থা নিতে হয়।
কারণ, ফসল একবার রোগাক্রান্ত প্রতিকার করা কঠিন।
আশা করা যায় এই পাঠ্যপুস্তকটি শিক্ষার্থীদেরকে কৃষর তত্ত্বীয় ও প্রায়োগিক উভয় দিকেই দক্ষ করে তোলার পাশাপাশি আর্থ সামাজিক উন্নয়নেরও ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে সহায়তা করবে।
বীজের মাধ্যমে অনেক রোগ ছাড়ায়। তাই কৃষককে নিরোগ বীজ সংগ্রহ করতে হবে বা বীজ শোধন করে বুনতে হবে।
অনেক বীজ আছে নিজেরাই রোগ বহন করে। বীজবাহিত রোগ জীবাণু নীরোগ করার জন্য বীজ শোধন একটি উত্তম প্রযুক্তি।
ফসলের ক্ষেতে আগাছা থাকলে ফসল রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে।
কারণ আগাছা অনেক রোগের উৎস। তাই আগাছা পরিষ্কার করে চাষাবাদ করতে হবে।
এক গাছ রোগাক্রান্ত হলে অন্য গাছেও ছড়িয়ে পড়ে।
যাতে রোগ পুরো মাঠে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য রোগাক্রান্ত গাছটি তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
শিক্ষার্থীরা পাঠে উল্লেখিত রোগাক্রান্ত উদ্ভিদের নমুনা সংগ্রহ করে শ্রেণিতে আলোচনা ও উপস্থাপন করবে।
মৃত পশুকে যেখানে সেখানে ফেলে রাখা যাবে না।
মৃত পশু পরিবেশ দূষণ করে। পশুর রোগ জীবাণু বাতাসে ছড়ায় এবং সুস্থ পশুকে আক্রান্ত করে।
তাই মৃত্যুর পর অতি দ্রুত পশুর সৎকারের ব্যবস্থা করতে হবে।
খামার ও বসতবাড়ি হতে দূরে মৃত পশুকে সৎকার করতে হবে।
মৃত পশুকে উঁচু স্থানে মাটির ১ ২২ মিটার (৪ ফুট) গভীরে গর্ত করে মাটি চাপা দিতে হবে।
মাটি চাপা দেওয়ার সময় গর্তের উপরে স্তরে চুন বা ডিডিটি ছড়িয়ে দিতে হবে এবং এর উপর মাটি ছিটিয়ে দিতে হবে।
রচনা, সম্পাদনা,চিত্রাঙ্কন, নমুনা প্রশ্নাদি প্রণয়ন ও প্রকাশনার কাজে যাঁরা আন্তরিকভাবে মেধা ও শ্রম দিয়েছেন তাঁদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।
খামার ও বসত বাড়ী থেকে দূরে সৎকারের ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।
হাঁস মুরগির মৃত্যুর পর যেখানে না ফেলে একটি গর্ত করে মাটি চাপা দিতে হবে।
অন্যথায় মৃত পাখি থেকে রোগজীবানু চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে এবং এলাকার সুস্থ্য ও জীবিত পাখিকে আক্রান্ত করবে।
খামারে মহামারী আকারে একসাথে অনেক পাখির মৃত্যু হলে বড় গর্তে মাটি চাপা দিয়ে মাটির উপর DDT(Dichloro ছিটিয়ে দিতে হবে।
অনেক সময় চিকিৎসা করেও রোগাক্রান্ত মাছকে নীরোগ করা যায় না।
বিপুল হারে মাছ মরতে শুরু করে। অতঃপর পচে দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং পরিবেশ দূষিত হয়।
পুকুর থেকে অনেক দূরে যেখান থেকে বৃষ্টির পানি গড়িয়ে পুকুরে প্রবেশ করবে না সেখানে তিন ফুট গভীর গর্ত করতে হবে।
কৃষক তাঁর ফসলের মাঠে কী কী ফসল ফলান আমরা দেখেছি কি?
মাঠ ফসলের বহুমুখীকরণ বলতে কোনো একক ফসল বা একক প্রযুক্তির উপর নির্ভর না করে ফসল বিন্যাস, মিশ্র ও সাথি ফসলের চাষ ও খামার যান্ত্রিকীকরণকে বোঝায়।
কাঙ্ক্ষিত ফসল বিন্যাস, শস্যের আবাদ বাড়ানো এবং কৃষকের আয় ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করা।
২। খামারের কর্মকান্ড সমন্বয় করা এবং কৃষি পরিবেশের ওপর প্রতিকূল প্রভাব কমিয়ে আনা।
৩। প্রচলিত শস্যবিন্যাসে উন্নত ফসলের জাত ও কলাকৌশলের সংযোগ ঘটানো।
৫। প্রযুক্তি গ্রহণে কৃষকদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা ও সমাধান করা।
বাংলাদেশের ভূমি নানা জাতের ফসল চাষের উপযোগী। তবে প্রতিটি কৃষকই ফসলের বিন্যাস করে আবাদ করেন।
ফসলবিন্যাস অর্থ হচ্ছে কৃষক সারা বছর বা ১২ মাস তার জমিতে কী কী ফসল ফলাবেন তার একটা পরিকল্পনা করা।
ফসলবিন্যাস করা হয় মাটির গুণাগুণ, পানির প্রাপ্যতা, চাষ পদ্ধতি, শস্যের জাত, ঝুঁকি, আয় এসব বিষয় বিবেচনা করে।
ফসলবিন্যাসে একটি শিম জাতীয় ফসল অর্ন্তভুক্ত করে সারের চাহিদা হ্রাস করা সম্ভব এবং তাতে মাটির উর্বরতাও বৃদ্ধি পাবে।
মিশ্র ও সাথি ফসলের চাষ বলতে একাধিক ফসল যা ভিন্ন সময়ে পাকে, বাড়-বাড়তির ধরন ভিন্ন, মাটির বিভিন্ন স্তর থেকে খাদ্য আহরণ করে এরুপ ফসলের একত্রে চাষকে বোঝায়।
মিশ্র ও সাথি ফসলে পোকামাকড়, রোগবালাই এবং আবহাওয়াজনিত ঝুঁকি হ্রাস পায়।
মিশ্র ফসলে একাধিক ফসলের বীজ একসাথে মিশিয়ে জমিতে বপন করা হয়।
কিন্তু সাথি ফসলের ক্ষেত্রে প্রতিটি ফসলের বীজ আলাদা সারিতে বপন করা হয় বা আলাদা সারিতে ফসলের চারা রোপন করা হয়।
বন্যাকবলিত এলাকায় ধানভিত্তিক ফসল বিন্যাসে শূন্য চাষ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
যেমন, বন্যার পানি নেমে গেলে মাটিতে রস থাকা অবস্থায় মসুর, ভুট্টা, রসুন ইত্যাদি রোপণ বা লাগানো যায় এবং ভালো ফলনও পাওয়া যায়।
কৃষকেরা একটি শস্যে ফুল আসার পর কিন্তু কর্তনের প্রায় এক সপ্তাহ আগে কতিপয় সুবিধা পাওয়ার জন্য শিম জাতীয় বীজ বপন করেন।
একেই রিলে চাষ বলা হয়। রিলে চাষের উদ্দেশ্য হলো সেচের সীমাবদ্ধতা, শ্রম ঘাটতি এবং সময়ের অভাব দূর করা।
আমাদের কৃষকেরা সাধারণত ধানের ক্ষেতে রিলে চাষ করে থাকেন।
রিলে চাষ দ্বারা মাটির গঠন উন্নত হয় এবং উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।
মাঠ ফসল বহুমুখীকরণের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে- (১) অধিক উৎপাদন এবং (২) অধিক আয়।
জমি, সার, বীজ, সেচের পানি, কৃষি যন্ত্রপাতি, কৃষি প্রযুক্তি, এগুলো হচ্ছে কৃষকের কৃষি সম্পদ।
কৃষকের আয় নির্ভর করে সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের উপর।
যেমন- মিশ্র বা সাথি ফসলের চাষ হতে কৃষক অধিক মুনাফা অর্জন করতে পারেন।
আবার বিনা চাষে ফসল ফলালে সময় ও অর্থ উভয়ের সাশ্রয় হয়।
আবার ফসল বিন্যাসে শিম জাতীয় শস্য আবাদের ব্যবস্থা থাকলে সারের চাহিদা হ্রাস পাবে।
কাজ তোমার এলাকায় শষ্য বহুমুখীকরণে কীভাবে সাথি চাষ করা হয় বর্ণনা কর।
নতুন শব্দ শস্য বহুমুখীকরণ, ফসলবিন্যাস, মিশ্র চাষ, সাথি ফসল, সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার।
বাংলাদেশের জলবায়ু আর্দ্র ও উষ্ণভাবাপন্ন। এখানে মৌসুমি বায়ু প্রবাহের প্রাধান্য আছে।
ফলে সারা বছরই এখানে তিনটি মৌসুমে নানাবিধ ফসল উৎপাদন করা যায়।
এগুলো হলো রবি, খরিপ-১, খরিপ-২।
প্রতি মৌসুমে কৃষক তাঁর ফসলবিন্যাসে সেসব ফসল অন্তর্ভুক্ত করেন।
ফসলের উৎপাদন সময়, মাটির উর্বরতা, সেচের সুবিধা এসব বিষয় বিবেচনায় এনে ফসল নির্বাচন করেন।
এটি শস্য বহুমুখীকরণের একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ।
কৃষক নিজেদের আর্থিক উন্নতির লক্ষ্যে চাষাবাদে অনেক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেন।
এই চেষ্টার মধ্যে আলুর সাথে রিলে ফসল হিসাবে পটলের চাষ বেশ জনপ্রিয়।
রিলে ফসল অর্থ হচ্ছে একটি ফসলের শেষ পর্যায়ে আর একটি ফসলের চাষ শুরু করা।
এক্ষেত্রে অক্টোবর-নভেম্বর মাসে কৃষকেরা আগাম আলু চাষ করেন।
এ প্রযুক্তিতে পটলের জন্য আর সার প্রয়োগ করার প্রয়োজন পড়ে না।
অনুরুপভাবে আলুর সাথে রিলে ফসল হিসেবে করলার চাষ করা যায়।
লাল শাক স্বল্পমেয়াদি কিন্তু দ্রুত বর্ধনশীল।
আলুর সাথে লাল শাকের চাষ একটি ভালো মিশ্র চাষ।
README.md exists but content is empty. Use the Edit dataset card button to edit it.
Downloads last month
4
Edit dataset card