text
stringlengths
11
126k
title
stringlengths
1
182
রায়রঙ্গপুর () ভারতের ওড়িশা রাজ্যের ময়ুরভঞ্জ জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে রায়রঙ্গপুর শহরের জনসংখ্যা হল ২১,৬৮২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৯% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৫%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে রায়রঙ্গপুর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার শহর
রায়রঙ্গপুর
বলাঙ্গির () ভারতের ওড়িশা রাজ্যের বলাঙ্গির জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১৮৩ মিটার (৬০০ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বলাঙ্গির শহরের জনসংখ্যা হল ৮৫,২০৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বলাঙ্গির এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার শহর
বলাঙ্গির
সুরডা () ভারতের ওড়িশা রাজ্যের গঞ্জাম জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে সুরদা শহরের জনসংখ্যা হল ১৪,৬৪৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে সুরদা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার শহর
সুরডা
বারাপালি () ভারতের ওড়িশা রাজ্যের বারগড় জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বারাপালি শহরের জনসংখ্যা হল ১৯,১৫৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বারাপালি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার শহর
বারাপালি
ভাঞ্জানগর () ভারতের ওড়িশা রাজ্যের গঞ্জাম জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৬৯ মিটার (২২৬ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ভাঞ্জানগর শহরের জনসংখ্যা হল ১৯,৬৯৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭২%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ভাঞ্জানগর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার শহর
ভঞ্জনগর
ব্যাসনগর () ভারতের ওড়িশা রাজ্যের জাজাপুর জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ব্যাসনগর শহরের জনসংখ্যা হল ৩৭,৬০৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৯% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ব্যাসনগর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার শহর
ব্যাসনগর
চিরাওয়া () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের ঝুনঝুনুন জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২৯৪ মিটার (৯৬৪ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে চিরাওয়া শহরের জনসংখ্যা হল ৩৭,২১০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে চিরাওয়া এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
চিরাওয়া
দেবগড় () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের রাজসামান্দ জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৬৩৮ মিটার (২০৯৩ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে দেবগড় শহরের জনসংখ্যা হল ১৬,৫০০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে দেবগড় এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৬% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
দেবগড়, রাজস্থান
গজসিংহপুর () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের গঙ্গানগর জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে গজসিংহপুর শহরের জনসংখ্যা হল ৯৫০৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৯% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে গজসিংহপুর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
গজসিংহপুর
হিন্দাউন () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের কারৌলি জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২৩৫ মিটার (৭৭০ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে হিন্দাউন শহরের জনসংখ্যা হল ৮৪,৭৮৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬১%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪৯%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে হিন্দাউন এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৮% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
হিন্দাউন
জবনের () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের জয়পুর জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৪০০ মিটার (১৩১২ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে জবনের শহরের জনসংখ্যা হল ১০,৪৯৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে জবনের এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৬% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
জবনের
কেকরি () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের আজমির জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৩৪৭ মিটার (১১৩৮ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে কেকরি শহরের জনসংখ্যা হল ৩৪,১২৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কেকরি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
কেকরি
কিষানগড় () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের আলওয়ার জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৪৩৩ মিটার (১৪২০ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে কিষানগড় শহরের জনসংখ্যা হল ৯৪৭২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭১%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৯% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬২%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কিষানগড় এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর de:Kishangarh
কিষানগড়
কুশলগড় () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের বান্সওয়ারা জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৩০৩ মিটার (৯৯৪ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে কুশলগড় শহরের জনসংখ্যা হল ১০,০৯৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮০% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কুশলগড় এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
কুশলগড়
মালপুরা () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের টোন্ক জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৩৩২ মিটার (১০৮৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে মালপুরা শহরের জনসংখ্যা হল ২৭,২৪২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫০%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে মালপুরা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৭% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
মালপুরা
মুকুন্দগড় () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের ঝুনঝুনুন জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে মুকুন্দগড় শহরের জনসংখ্যা হল ১৭,৭৯০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে মুকুন্দগড় এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৮% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
মুকুন্দগড়
নীম-কা-থানা () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের সিকার জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে নীম-কা-থানা শহরের জনসংখ্যা হল ২৯,৫৪৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৭%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে নীম-কা-থানা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৬% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
নীম-কা-থানা
ফালনা () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের পালি জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ফালনা শহরের জনসংখ্যা হল ২১,০১১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৯%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ফালনা এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৭% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
ফালনা
প্রতাপগড় (রাজস্থান) () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের প্রতাপগড় জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৪৯১ মিটার (১৬১০ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে প্রতাপগড় (রাজস্থান) শহরের জনসংখ্যা হল ৩৫,৪১৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮০% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৭%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে প্রতাপগড় (রাজস্থান) এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর en:Pratapgarh
প্রতাপগড়, রাজস্থান
রতনগড় () ভারতের মধ্য প্রদেশ রাজ্যের নীমুচ জেলার একটি নগর পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৩৭৯ মিটার (১২৪৩ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে রতনগড় শহরের জনসংখ্যা হল ৭০০৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৫%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে রতনগড় এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:মধ্য প্রদেশের শহর
রতনগড়
সালুম্বার () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের উদয়পুর জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২৬২ মিটার (৮৫৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে সালুম্বার শহরের জনসংখ্যা হল ১৫,৮৬২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে সালুম্বার এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৩% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
সালুম্বার
শাহপুরা (রাজস্থান) () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের ভিলওয়ারা জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৩৬৪ মিটার (১১৯৪ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে শাহপুরা (রাজস্থান) শহরের জনসংখ্যা হল ২৭,৬৯৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬১%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫০%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে শাহপুরা (রাজস্থান) এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৬% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
শাহপুরা (রাজস্থান)
সুকেত () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের কোটা জেলার একটি শহর। ইতিহাস সুকেত রাজ্য এর অধিনে ছিল। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৩২০ মিটার (১০৪৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে সুকেত শহরের জনসংখ্যা হল ১৬,৯৮৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬১%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭০% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫০%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে সুকেত এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৯% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
সুকেত
টোদ্রা () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের সওয়াই মধুপুর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে টোদ্রা শহরের জনসংখ্যা হল ৫২৪৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে টোদ্রা এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৭% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
টোদ্রা
বিজয়নগর () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের আজমির জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বিজয়নগর শহরের জনসংখ্যা হল ২৭,৬৮৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৯%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬০%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বিজয়নগর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
বিজয়নগর
বেগুন () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের চিত্তৌরগড় জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৪১২ মিটার (১৩৫১ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বেগুন শহরের জনসংখ্যা হল ১৯,৩৩৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বেগুন এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৬% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
বেগুন (শহর)
ভিনমাল () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের জালোর জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১৪৬ মিটার (৪৭৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ভিনমাল শহরের জনসংখ্যা হল ৩৯,২৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৩৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ভিনমাল এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৮% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
ভিনমাল
চাকসু () ভারতের রাজস্থান রাজ্যের জয়পুর জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে চাকসু শহরের জনসংখ্যা হল ২৯,১১১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৩৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে চাকসু এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৯% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের শহর
চাকসু
ফরিদাবাদ () ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের রাজ্যের বৃহত্তম শহর। এটি ফরিদাবাদ জেলার অন্তর্গত এলাকা। ফরিদাবাদ হরিয়ানার শিল্পাঞ্চলের প্রধান কেন্দ্র এবং হরিয়ানার প্রায় ৫০% রাজস্ব আয় ফরিদাবাদ এবং গুরগাঁও থেকে সংগৃহীত হয়। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১৯৮ মিটার (৬৪৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ফরিদাবাদ শহরের জনসংখ্যা হল ১,০৫৪,৯৮১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৫% এবং নারী ৪৫%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৯%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬০%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ফরিদাবাদ এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। যোগাযোগ ফরিদাবাদ রেলওয়ে স্টেশন শহরের প্রধান রেলওয়ে স্টেশন। দিল্লি-র হযরত হাজী নিজামুদ্দীন টার্মিনাসগামী প্রায় সব ট্রেনগুলো এই স্টেশন ছুঁয়ে যায়। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:হরিয়ানার শহর বিষয়শ্রেণী:ভারতের শহর
ফরিদাবাদ
হনসি () ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের হিসার জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২০৭ মিটার (৬৭৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে হনসি শহরের জনসংখ্যা হল ৭৫,৭৩০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে হনসি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৩% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:হরিয়ানার শহর
হনসি
জুলানা () ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের জিন্দ জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে জুলানা শহরের জনসংখ্যা হল ১৩,৬৪১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭০% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫২%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে জুলানা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৭% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:হরিয়ানার শহর
জুলানা
খরখোদা () ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের সোনিপাত জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে খরখোদা শহরের জনসংখ্যা হল ১৮,৭৫৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে খরখোদা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৬% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:হরিয়ানার শহর en:Kharkhoda (Haryana)
খরখোদা হরিয়ানা
মুস্তফাবাদ () ভারতের ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটোরি অফ দিল্লী রাজ্যের উত্তর পূর্ব জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে মুস্তফাবাদ শহরের জনসংখ্যা হল ৮৯,১১৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩%, এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৪%, । পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৩%, এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে মুস্তফাবাদ এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ২০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটোরি অফ দিল্লীর শহর
মুস্তফাবাদ
পঞ্চকুলা উপ শহর () ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের পঞ্চকুলা জেলার একটি এস্টেট। শহরটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর পশ্চিমাঞ্চলীয় কমান্ডের সদর দফতর চন্ডিমন্দির ক্যান্টনমেন্টের আওতায় রয়েছে। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে পঞ্চকুলা উপ শহর শহরের জনসংখ্যা হল ১৪০,৯৯২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭২%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে পঞ্চকুলা উপ শহর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:হরিয়ানার শহর
পাঁচকুলা
পুন্ডরী () ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের কাইথাল জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২২৪ মিটার (৭৩৪ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে পুন্ডরী শহরের জনসংখ্যা হল ১৭,০২২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬১%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে পুন্ডরী এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:হরিয়ানার শহর
পুন্ডরী
সামালখা () ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের পানিপাত জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২২৭ মিটার (৭৪৪ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে সামালখা শহরের জনসংখ্যা হল ২৯,৮৫৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৫% এবং নারী ৪৫%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে সামালখা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:হরিয়ানার শহর
সামালখা
তারাওরি () ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের কার্নাল জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে তারাওরি শহরের জনসংখ্যা হল ২২,২০৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে তারাওরি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:হরিয়ানার শহর
তারাওরি
বাওয়াল () ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের রেওয়ারী জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২৬৬ মিটার (৮৭২ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বাওয়াল শহরের জনসংখ্যা হল ১২,০১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৫%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বাওয়াল এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:হরিয়ানার শহর
বাওয়াল
চিত্তুর () ভারতের কেরালা রাজ্যের পালঘাট জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভারতের কেরালা রাজ্যের ১৪ টি জেলার মধ্যে পলক্কাদ জেলা। এছাড়াও,২০০৬ সাল থেকে এটি কেরালার বৃহত্তম জেলা। পালঘাট শহরটি জেলার সদর দপ্তর। পালঘাট উত্তর-পশ্চিমে উত্তরপশ্চিমে মালপুরুম জেলা, দক্ষিণ-পশ্চিমে ত্রিশুর জেলা, পূর্বে উত্তর-পূর্বে নিলগিরিস জেলা, এবং পূর্বে তামিলনাড়ুর কোয়ম্বাটুর জেলার সীমানা। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে জেলাটি ২৪.৪% শহুরে। এই জেলাটি " কেরালার গ্র্যানারি" এবং "কেরালার চালের বাটি" নামে পরিচিত। [2] জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে চিত্তুর-থাথমঙ্গলম শহরের জনসংখ্যা হল ৩১,৮৮৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৯% এবং নারী ৫১%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৯%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে চিত্তুর-থাথমঙ্গলম এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ৯% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
চিত্তুর, কেরল
এরঞ্জোলি () ভারতের কেরালা রাজ্যের কণ্ণুর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে এরানহোলি শহরের জনসংখ্যা হল ২৪,৬১০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৬% এবং নারী ৫৪%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৭%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৭%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে এরানহোলি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
এরঞ্জোলি
অঙ্গমালী () ভারতের কেরালা রাজ্যের এর্নাকুলাম জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা । জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে অঙ্গমাল্য শহরের জনসংখ্যা হল ৩৩,৪২৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৯% এবং নারী ৫১%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে অঙ্গমাল্য এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
অঙ্গমালী
কাঞ্জিকুলি () ভারতের কেরালা রাজ্যের আলেপ্পি জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে কান্জিক্কুযি শহরের জনসংখ্যা হল ২২,০৭৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৯% এবং নারী ৫১%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কান্জিক্কুযি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
কাঞ্জিকুলি
কোদুঙ্গালুর () ভারতের কেরালা রাজ্যের ত্রিশূর জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৯ মিটার (২৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে কোদুঙ্গুল্লুর শহরের জনসংখ্যা হল ৩৩,৫৪৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৭% এবং নারী ৫৩%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কোদুঙ্গুল্লুর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
কোদুঙ্গালুর
কোট্টায়াম-মালাবার () ভারতের কেরালা রাজ্যের কণ্ণুর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে কত্তায়াম-মালবার শহরের জনসংখ্যা হল ১৭,৫০০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৭% এবং নারী ৫৩%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮২%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কত্তায়াম-মালবার এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
কোট্টায়ম-মালাবার
মরদু () ভারতের কেরালা রাজ্যের এর্নাকুলম জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে মরদু শহরের জনসংখ্যা হল ৪০,৯৯৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫০% এবং নারী ৫০%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে মরদু এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
মরদু
মুলবুঘাট () ভারতের কেরালা রাজ্যের এরনাকুলম জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে মুলবুকড় শহরের জনসংখ্যা হল ২২,৮৪৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৯% এবং নারী ৫১%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে মুলবুকড় এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
মুলবুঘাট
নিউ মাহে () ভারতের কেরালা রাজ্যের কণ্ণুর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে নিউ মাহে শহরের জনসংখ্যা হল ১১,২৩০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৬% এবং নারী ৫৪%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৫%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে নিউ মাহে এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
নিউ মাহে
পালুবাই () ভারতের কেরালা রাজ্যের ত্রিশূর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে পালুৱৈ শহরের জনসংখ্যা হল ৭২০৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৫% এবং নারী ৫৫%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে পালুৱৈ এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
পালুবাই
পাভারাত্তি () ভারতের কেরালা রাজ্যের ত্রিশূর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে পৱরত্ত্য শহরের জনসংখ্যা হল ১০,৮২৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৫% এবং নারী ৫৫%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে পৱরত্ত্য এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
পাভারাত্তি
পোত্তোর () ভারতের কেরালা রাজ্যের ত্রিশূর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে পোত্তোরে শহরের জনসংখ্যা হল ৮২১০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৯% এবং নারী ৫১%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে পোত্তোরে এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
পোত্তোর
তাইঘাট () ভারতের কেরালা রাজ্যের ত্রিশূর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে থাইক্কদ শহরের জনসংখ্যা হল ৭৭৪৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৭% এবং নারী ৫৩%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে থাইক্কদ এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
তাইঘাট
উদুমা () ভারতের কেরালা রাজ্যের কাসারগড় জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে উদমা শহরের জনসংখ্যা হল ৮১৪৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৬% এবং নারী ৫৪%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮০% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে উদমা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৩% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
উদুমা
ভিল্যপল্লী () ভারতের কেরালা রাজ্যের কালিকট জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বিল্লিঅপ্পল্ল্য শহরের জনসংখ্যা হল ৩১,৭৬৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৮% এবং নারী ৫২%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮১%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বিল্লিঅপ্পল্ল্য এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
ভিল্যপল্লী
চেন্দমঙ্গলম () ভারতের কেরালা রাজ্যের এর্নাকুলাম জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে চেন্দমঙ্গলম শহরের জনসংখ্যা হল ২৮,১৩৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৮% এবং নারী ৫২%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮৫%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে চেন্দমঙ্গলম এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর
চেন্দমঙ্গলম
চিকনায়কনহাল্লি () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের তুমকুর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৮০৪ মিটার (২৬৩৭ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে চিকনয়াকানহাল্লি শহরের জনসংখ্যা হল ২২,৩৬০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫০% এবং নারী ৫০%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭০%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে চিকনয়াকানহাল্লি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
চিকনায়কনহাল্লি
দর্গাযোগীহাল্লি () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরু গ্রামীণ জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে দারগাযোগিহাল্লি শহরের জনসংখ্যা হল ৬২০৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে দারগাযোগিহাল্লি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
দর্গাযোগীহাল্লি
গঙ্গাবতী () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কোপ্পাল জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৪০৬ মিটার (১৩৩২ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে গঙ্গাৱতি শহরের জনসংখ্যা হল ৯৩,২৪৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৭%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে গঙ্গাৱতি এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। অর্থনীতি গঙ্গাৱতি একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং ধানকল শিল্পের একটি প্রধান কেন্দ্রবিন্দু, এর গ্রামাঞ্চল ধান চাষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ - এটি কর্ণাটকের "রাইস বাটি" হিসাবে বিবেচিত। গঙ্গাৱতি সুগার লিমিটেড (বর্তমানে এটি বন্ধ), চীনি উত্পাদনে বিশিষ্ট, এশিয়াতে দ্বিতীয় বৃহত্তম চিনি গাছ গঙ্গাৱতি থেকে ১০ কিলোমিটার (৬ মাইল) দূরে অবস্থিত। দর্শণীও স্থান গঙ্গাবতীর নিকট ঐতিহাসিক উল্লেখযোগ্য স্থান হাম্পি, একটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান শহরটির থেকে ১৪ কিলোমিটার (৮.৭ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত, যার মধ্যে রয়েছে বিরুপাক্ষ মন্দির, কানাকগিরি ও আনেগুন্দির গ্রাম এবং নব বৃন্দাবনে গুরুর সমাধি। হেমাগুদ্দা গ্রামটি ১২ কিলোমিটার (৭.৫ মাইল) দূরে - এটি ১৪ শতাব্দীর নিরাপদ আশ্রয়স্থল হেমাগুদ্দা দুর্গ এবং পুনর্নির্মাণ মন্দিরের মধ্যে দশেরা পালনের স্থান। হাম্পি বিখ্যাত উগ্র নরসিংহ মূর্তি উপস্থাপন করেছেন। দর্শনীয় পাথরের রথটি আরও একটি স্থান যেটি অবশ্যই দেখতে হবে। টুঙ্গভদ্র বাঁধটি শহরের নিকটে অবস্থিত এবং গঙ্গাবতীর আওতাধীন অনেক গ্রামে তার জলের নালী। শহরের মধ্যে কান্নিকা পরমেশ্বরী, পাম্পপাঠি, মুদ্দনেশওয়ার এবং নীলকান্তেশ্বর মন্দির রয়েছে। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
গঙ্গাবতী
গুণ্ডলুপেট () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের চামরাজনগর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৮১৬ মিটার (২৬৭৭ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে গুন্দলুপেত শহরের জনসংখ্যা হল ২৬,৩৬৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে গুন্দলুপেত এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
গুণ্ডলুপেট
হেব্বগোড়ি () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরু নগর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে হেব্বগোড়ি শহরের জনসংখ্যা হল ১২,৩৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬০% এবং নারী ৪০%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৯%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে হেব্বাগুদি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
হেব্বগোড়ি
হোনাবার () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের উত্তর কন্নড় জেলার একটি পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৩ মিটার (৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে হোনাবার শহরের জনসংখ্যা হল ১৭,৮৩৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে হোনাবার এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
হোনাবার
হুণগুন্দ () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বাগলকোট জেলার একটি পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৫৩১ মিটার (১৭৪২ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে হুঙ্গুন্দ শহরের জনসংখ্যা হল ১৮,০৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে হুঙ্গুন্দ এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৩% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
হুণগুন্দ
কাদুর (), ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের চিকমাগালুর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৭৬৩ মিটার (২৫০৩ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে কাদুর শহরের জনসংখ্যা হল ৩০,৮০২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কাদুর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
কাদুর
কেঙ্গেরি () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরু নগর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৮২৬ মিটার (২৭০৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে কেনগেরি শহরের জনসংখ্যা হল ৪২,৩৮৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৯% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭০%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কেনগেরি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
কেঙ্গেরি
আর্সিকেরে () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের হাসান জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৮০৭ মিটার (২৬৪৭ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে আর্সিকেরে শহরের জনসংখ্যা হল ৪৩,১২৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৯% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে আর্সিকেরে এর সাক্ষরতার হার বেশি। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
আর্সিকেরে
কৃষ্ণরাজপেট () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের মাণ্ড্য জেলার একটি পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৭৯০ মিটার (২৫৯১ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে কৃষ্ণরাজপেত শহরের জনসংখ্যা হল ২২,৪৭৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭০%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কৃষ্ণরাজপেত এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর বিষয়শ্রেণী:ভারতের পৌর এলাকা বিষয়শ্রেণী:ভারতের পঞ্চায়েত এলাকা
কৃষ্ণরাজপেট
কুষ্টাগি () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কোপ্পাল জেলার একটি পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৬৩৯ মিটার (২০৯৬ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে কুষ্টাগি শহরের জনসংখ্যা হল ২১,১৮০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৫%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কুষ্টাগি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
কুষ্টাগি
মহালিঙ্গপুর () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বাগলকোট জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৫৬০ মিটার (১৮৩৭ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী মহালিঙ্গপুর শহরের জনসংখ্যা হল ৩০,৮৬১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১শতাংশ, এবং নারী শতাংশ। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৮ শতাংশ, এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪৮ শতাংশ। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫ শতাংশ, তার চাইতে মহালিঙ্গপুর এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
মহালিঙ্গপুর
মোড়লগি () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বেলগাভি জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে মুদালগি শহরের জনসংখ্যা হল ২৯,৮৯৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৪৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৫৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৩৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে মুদালগি এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৭% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
মোড়লগি
মুলুর () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের দক্ষিণ কন্নড় জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে মুলুর শহরের জনসংখ্যা হল ৫০৫৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৬% এবং নারী ৫৪%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৯% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে মুলুর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
মুলুর
নরগুন্দ () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের গদাগ জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৬০৫ মিটার (১৯৮৪ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে নরগুন্দ শহরের জনসংখ্যা হল ৩২,৫৪৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪৫%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে নরগুন্দ এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
নরগুন্দ
পাবাগাড়া () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের তুমকুর জেলার একটি পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৬৪৬ মিটার (২১১৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে পাবাগাদা শহরের জনসংখ্যা হল ২৮,০৩৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৭%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৯%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে পাবাগাদা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
পাবাগাড়া
বাজলা () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের দক্ষিণ কন্নড় জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বাজলা শহরের জনসংখ্যা হল ৯৯৬০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৯% এবং নারী ৫১%। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বাজলা এর সাক্ষরতার হার বেশি। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
বাজলা
সণ্ডুর () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বেল্লারী জেলার একটি পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৫৬৫ মিটার (১৮৫৩ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে সান্দুর শহরের জনসংখ্যা হল ২৭,৬০১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬২%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে সান্দুর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৩% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
সণ্ডুর
শিগগাঁও () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের হাবেরী জেলার একটি পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৬০১ মিটার (১৯৭১ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে শিগগাঁও শহরের জনসংখ্যা হল ২৪,৩১৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৯%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে শিগগাঁও এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
শিগগাঁও
শিরা () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের তুমকুর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৬৬২ মিটার (২১৭১ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে সিরা শহরের জনসংখ্যা হল ৫০,০৫৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৭%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬২%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে সিরা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৩% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
শিরা, কর্ণাটক
তালিকোটা () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বিজয়পুর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৫০৯ মিটার (১৬৬৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে তালিকোটা শহরের জনসংখ্যা হল ২৬,২১৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে তালিকোটা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
তালিকোটা
তিরুমকুণ্ডল-নরসীপুর () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের মহীশূর জেলার একটি পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে তিরুমাকুন্দাল-নরসিপুর শহরের জনসংখ্যা হল ৯৯৩০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫০% এবং নারী ৫০%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৯%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে তিরুমাকুন্দাল-নরসিপুর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
তিরুমকুণ্ডল নরসীপুর
বিরাজপেট () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কোড়গু জেলার একটি পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বিরাজপেত শহরের জনসংখ্যা হল ১৫,২০৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮১%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বিরাজপেত এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
বিরাজপেট
বাসবন বাগেবাড়ি () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বিজয়পুর জেলার একটি পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বসবানা বাগেবাদি শহরের জনসংখ্যা হল ২৮,৫৮২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪২%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বসবানা বাগেবাদি এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৬% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
বাসবন বাগেবাড়ি
ভীমরায়নগুড়ি () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের গুলবার্গা জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ভিমরায়নাগুদি শহরের জনসংখ্যা হল ৪৭৯১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৫%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ভিমরায়নাগুদি এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
ভীমরায়নগুড়ি
বৈতরণপুর () ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরু নগর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বৈতরণপুর শহরের জনসংখ্যা হল ১৮০,৯৩১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৭%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বৈতরণপুর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের শহর
বৈতরণপুর
দৌলতপুর (পাঞ্জাব) () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের গুরুদাসপুর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৫২১ মিটার (১৭০৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে দৌলতপুর (পাঞ্জাব) শহরের জনসংখ্যা হল ৪৫৪৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭০%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে দৌলতপুর (পাঞ্জাব) এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
দৌলতপুর (পাঞ্জাব)
ফরিদকোট () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের ফরিদকোট জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১৯৬ মিটার (৬৪৩ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে ফরিদকোট শহরের জনসংখ্যা হল ৭১,৯৮৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৭%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬২%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ফরিদকোট এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৩% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
ফরিদকোট
গোনিয়ানা () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের বাথিন্দা জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে গোনিয়ানা শহরের জনসংখ্যা হল ১২,৮১২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭১%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে গোনিয়ানা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
গোনিয়ানা
হোশিয়ারপুর () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের হোশিয়ারপুর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২৯৬ মিটার (৯৭১ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে হোশিয়ারপুর শহরের জনসংখ্যা হল ১৪৮,২৪৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে হোশিয়ারপুর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
হোশিয়ারপুর
জুগিয়াল () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের গুরুদাসপুর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে জুগিয়াল শহরের জনসংখ্যা হল ১৬,৬৬৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৯%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে জুগিয়াল এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
জুগিয়াল
খেম করন () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের অমৃতসর জেলার একটি নগর পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে খেম করন শহরের জনসংখ্যা হল ১১,৯৩৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৫% এবং নারী ৪৫%। এখানে সাক্ষরতার হার ৪৭%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৫৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৩৯%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে খেম করন এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
খেম করন
মাজিথা () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের অমৃতসর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২১৫ মিটার (৭০৫ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে মাজিথা শহরের জনসংখ্যা হল ১৩,০০৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৯%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে মাজিথা এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
মাজিথা
মুকেরিয়ান () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের হোসিয়ারপুর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২৪৫ মিটার (৮০৩ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে মুকেরিয়ান শহরের জনসংখ্যা হল ২১,৩৭৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৭%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮০% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে মুকেরিয়ান এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
মুকেরিয়ান
বাধনি কলন () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের মোগা জেলার একটি নগর পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে বাধনি কলন শহরের জনসংখ্যা হল ৬৩৭৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৫৯% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৭%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বাধনি কলন এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
বাধনি কলন
রাহোন () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের নওয়ানশাহর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২৫০ মিটার (৮২০ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে রাহোন শহরের জনসংখ্যা হল ১২,০৪৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৬% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে রাহোন এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
রাহোন
এস.এ.এস. নগর (মোহালি) () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের রূপনগর জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে এস.এ.এস. নগর (মোহালি) শহরের জনসংখ্যা হল ১২৩,২৮৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৮১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে এস.এ.এস. নগর (মোহালি) এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। খেলাধূলা পাঞ্জাব ক্রিকেট সংস্থা আইএস বিন্দ্রা স্টেডিয়াম শহরের প্রধান স্টেডিয়াম। মূলত ক্রিকেট খেলার জন্য ব্যবহৃত হয়। পরিবহণ আকাশপথ চণ্ডীগড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর শহরের প্রধান বিমানবন্দর। ভারতের অন্যতম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। রেলপথ স: আ: সি: নগর মোহালি রেলওয়ে স্টেশন শহরের প্রধান রেলওয়ে স্টেশন। মেট্রো প্রস্তাবিত চন্ডীগড় মেট্রো র করিডোর ২ শহরের অভন্তরীন পরিবহন ব্যাবস্থার অন্যতম মাধ্যম হবে। এটি চন্ডীগড় শহরের সাথে যুক্ত করবে। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
সাহিবজাদা অজিৎ সিং নগর
শাহকোট () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের জলন্ধর জেলার একটি নগর পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২১০ মিটার (৬৮৮ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে শাহকোট শহরের জনসংখ্যা হল ১২,৬৩১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭০%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৭%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে শাহকোট এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
শাহকোট
তালওয়ারা () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের হোসিয়ারপুর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ৩২৬ মিটার (১০৬৯ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে তালওয়ারা শহরের জনসংখ্যা হল ২২,৫৮০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৮০%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে তালওয়ারা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
তালওয়ারা
বাতালা () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের গুরুদাসপুর জেলার একটি শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২৪৯ মিটার (৮১৬ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে বাতালা শহরের জনসংখ্যা হল ১২৬,৬৪৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৫% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৯%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বাতালা এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
বাতালা
ভিখি () ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের মানসা জেলার একটি নগর পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ২১৯ মিটার (৭১৮ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে ভিখি শহরের জনসংখ্যা হল ১৫,০৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৫৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ভিখি এর সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পাঞ্জাবের শহর
ভিখি
আলিরাজপুর () ভারতের মধ্য প্রদেশ রাজ্যের ঝাবুওয়া জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে আলিরাজপুর শহরের জনসংখ্যা হল ২৫,১৬১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬৭%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে আলিরাজপুর এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:মধ্য প্রদেশের শহর
আলিরাজপুর
দামুওয়া () ভারতের মধ্য প্রদেশ রাজ্যের ছিন্দওয়ারা জেলার একটি শহর। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে দামুওয়া শহরের জনসংখ্যা হল ১৫,৮৫৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৭৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৯% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে দামুওয়া এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:মধ্য প্রদেশের শহর
দামুওয়া
ধাম্নোদ () ভারতের মধ্য প্রদেশ রাজ্যের ধর জেলার একটি নগর পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। ভৌগোলিক উপাত্ত শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১৬৩ মিটার (৫৩৪ ফুট)। জনসংখ্যার উপাত্ত ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে ধাম্নোদ শহরের জনসংখ্যা হল ২৬,২৭০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%। এখানে সাক্ষরতার হার ৬০%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫১%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ধাম্নোদ এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:মধ্য প্রদেশের শহর
ধাম্নোদ
দিকেন () ভারতের মধ্য প্রদেশ রাজ্যের নীমুচ জেলার একটি নগর পঞ্চায়েত-শাসিত শহর। জনসংখ্যা পরিসংখ্যান ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে দিকেন শহরের জনসংখ্যা ৭২০৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%। এখানে সাক্ষরতার হার ৫৭%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪০%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫% ; তার চাইতে দিকেনের সাক্ষরতার হার কম। এই শহরের জনসংখ্যার ১৫% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:মধ্য প্রদেশের শহর
দিকেন