title
stringlengths
7
102
content
stringlengths
39
8k
কতজন চিকিৎসক প্রয়োজন- জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এবিএম আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর হাইকোর্টকে জানায়, ১৬ জন চিকিৎসককে প্রেষণে কারা হাসপাতালে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৬ জনের মধ্যে ৯ জন চিকিৎসক তখনই তাদের প্রেষনে পদায়ন বাতিল করার আবেদন করে। তবে তাদের বিষয়ে আদেশ বাতিল হয়েছে কি হয়নি সেবিষয়ে অবহিত নয় স্বাস্থ অধিদপ্তর
কতজন চিকিৎসক প্রয়োজন- জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট
এই ছয়জন ওএসডি থাকা অবস্থায় বিভিন্ন কোর্সে অধ্যয়নরত ছিলেন। ফলে তাঁরা প্রেষণে কারাগারে পদায়নের আদেশ সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না।আর তিনজন তিন বছরের জন্য শিক্ষা ছুটিতে ছিলেন ২০১৭ সাল থেকেই। বাকি পাঁচজন কেন যোগদান করেননি সেবিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে কোনো তথ্য নেই
কতজন চিকিৎসক প্রয়োজন- জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট
এই প্রতিবেদন পাবার পর আদালত ওই ১৬ চিকিৎসককে প্রেষণে নিয়োগকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছেন।সারা দেশে কারাগারগুলোতে দীর্ঘদিনের চিকিৎসক সংকট দূর করতে সরকারের পাশাপাশি কারা কর্তৃপক্ষও আলাদাভাবে উদ্যোগ নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে কারা কর্তৃপক্ষ সরাসরি চিকিৎসক নিয়োগ করার জন্য একটি বিধিমালার খসড়া তৈরি করেছে। কারা বিভাগে এক ডাক্তার নিয়োগ ইউনিট প্রতিষ্ঠার জন্য 'সুরক্ষা সেবা বিভাগের ডাক্তার নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯' নামে করা এই বিধিমালা অনুমোদনের জন্য এরইমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দাখিল করা হয়েছে
কতজন চিকিৎসক প্রয়োজন- জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট
এই খসড়া বিধিমালার একটি কপি হাইকোর্টেও দাখিল করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। এই বিধিমালা সরকার অনুমোদন করলে কারা কর্তৃপক্ষ তাদের চাহিদা মতো সরাসরি চিকিৎসক নিয়োগ করার সুযোগ পাবে। এর বাইরেও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চিকিৎসক পাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে কারা কর্তৃপক্ষ।বিধিমালার কপি আজ দেখার পর আদালত বলেন, এই বিধিমালা চূড়ান্ত করে চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তাই জরুরি ভিত্তিতে কতজন চিকিৎসক প্রয়োজন কারা কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চান। এছাড়া চিকিৎসক নিয়োগ বিধিমালা চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত চিকিৎসক নিয়োগে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে।
ধর্ষণের ঘটনায় দ্রুত বিচারের দাবি জানালেন নারী সাংবাদিকরা
নারী ও শিশু ধর্ষণ এবং নির্যাতনের ঘটনায় দ্রুত বিচার ও তা কার্যকর করার দাবি জানিয়েছেন নারী সাংবাদিকরা। আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্র'র উদ্যোগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে এই দাবি জানান তাঁরা।বক্তারা বলেন, দেশে শুধু নারীরাই নন, ছেলে ও মেয়ে শিশুরাও ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তাঁরা বলেন, দেশে নারী নির্যাতনের ঘটনায় ৯৯ ভাগ ক্ষেত্রেই বিচার হয় না
ধর্ষণের ঘটনায় দ্রুত বিচারের দাবি জানালেন নারী সাংবাদিকরা
এছাড়া নারী ও শিশু ধর্ষণের ঘটনায় মামলা হলেও তার সুরাহা হয়না। এ অবস্থায় দিনকে দিন ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন। নারী ও শিশু ধর্ষণ ও নির্যাতনের ঘটনায় দ্রুত বিচার ও তা কার্যকর করার দাবি জানান বক্তারা।সংগঠনের সভাপতি নাসিমুন আরা হক মিনু বলেন,আমরা ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড ও খোঁজাকরণের মত শাস্তি চাই
ধর্ষণের ঘটনায় দ্রুত বিচারের দাবি জানালেন নারী সাংবাদিকরা
কঠোর শাস্তির বিধান করে অপরাধীদের মধ্যে বার্তা পৌঁছাতে হবে। কেবল দ্রুত বিচার ও তা বাস্তবায়ন করায় দেশে অ্যাসিড সন্ত্রাসের ভয়াবহতা কমে গেছে। আক্রমনের ঘটনা প্রায় নির্মূল করা গেছে। রাতারাতি অপরাধীদের অপরাধমূলক মানসিকতা চলে যাবে না
ধর্ষণের ঘটনায় দ্রুত বিচারের দাবি জানালেন নারী সাংবাদিকরা
এক্ষেত্রে প্রয়োজন দ্রুত বিচার ও বাস্তবায়ন।মানববন্ধনে নারী সাংবাদিকদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতিসহ বেশ কয়েকজন পুরুষ সদস্যও। ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ বলেন, সারাদেশে নারী ও শিশু ধর্ষণ বেড়ে গেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অপরাধীদের দৃষ্টটান্তমূলক শাস্তির আহবান জানাই। আর একটি নারীও যেন ধর্ষণের শিকার না হন।
উসকানি সত্ত্বেও মাঠ না ছাড়ার অঙ্গীকার তাবিথের
ঢাকা সিটি নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং মাঠ নেই উল্লেখ করে প্রতিপক্ষের উসকানি সত্ত্বেও মাঠ না ছাড়ার অঙ্গীকার করেছেন উত্তরের মেয়রপ্রার্থী তাবিথ আউয়াল।আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় উত্তর বাড্ডায় ফুজি টাওয়ারের সামনে নির্বাচনী প্রচারকালে এ অঙ্গীকারের কথা জানান তিনি।তাবিথ বলেন, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। আমাদের প্রচারে বাধা দেওয়া হচ্ছে
উসকানি সত্ত্বেও মাঠ না ছাড়ার অঙ্গীকার তাবিথের
শত বাধার পরও বিএনপির নেতাকর্মীরা শান্ত আছেন। যতই উসকানি দেয়া হোক না কেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মাঠে আছি এবং থাকব। নির্বাচন কমিশনের ভূমিকায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে তাবিথ বলেন, আমাদের প্রচারে বাধার সৃষ্টি করা হচ্ছে। কাউন্সিলরদের নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। ইসি এখনও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নাল আবদিন ফারুক, ঢাকা মহানগর বিএনপি নেতা আহসান উল্লাহ হাসান, বজলুল বাসিদ আঞ্জু, ২১ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী এ জি এম শামসুল হক, যুবদল ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৩ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার
ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস ও জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৩ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এছাড়া সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে আরো ৯ জনকে।সাময়িক বহিষ্কার হওয়া শিক্ষার্থীদের আগামী সাত দিনের মধ্যে কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৩ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার
সিন্ডিকেট সভা সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৬ আগস্ট ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস ও জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৯ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। ২০১২-১৩ থেকে ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি হওয়া এসব শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে সিআইডি চার্জশিট দেওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা পরিষদের সভায় সাময়িক বহিষ্কারের এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।একইসঙ্গে এসব শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশও দেওয়া হয়, যার জবাবের ওপর ভিত্তি করে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়। পাঁচ মাসেরও বেশি সময় পর আজ মঙ্গলবার সাময়িক বহিষ্কার হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৬৩ জনকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৩ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস ও জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গত বছরের ২৩ জুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭ জন শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি। তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইন এবং পাবলিক পরীক্ষা আইনে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র দেয়া হয়।গত ২৬ জুন প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় ৭৭ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ঢাকা মহানগর হাকিম মো. সারাফুজ্জামান আনসারী।
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
কয়েকদিন বিরতির পর উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে আবারো বেড়েছে শীতের তীব্রতা। ঘন কুয়াশা আর ঠাণ্ডা বাতাসে দুর্ভোগ বেড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষের। যেদিন সকালেই সূর্যের দেখা মিলে সেদিন খানিকটা স্বস্তি পায় এ জেলার বাসিন্দারা।গত দুদিন ধরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
গতকাল সোমবার ও আজ মঙ্গলবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। কমে আসছে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রার ব্যবধানও।এবার পৌষের শুরু থেকে এ পর্যন্ত অধিকাংশ সময় পঞ্চগড়ে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে। তবে বেলা ডোবার সাথে সাথেই ঘন কুয়াশার সাথে সাথে কমে আসছে তাপমাত্রা
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
একই সময় প্রায় সারা দিনই হিমালয়ের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল থেকে ধেয়ে আসা ঠাণ্ডা বাতাস বয়ে চলেছে। সন্ধ্যা থেকে রাত ও রাত থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকছে চারপাশ।শীতের প্রকোপ বাড়ার সাথে সাথে দুর্ভোগও বাড়ছে জেলার নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের। প্রয়োজনীয় শীতবস্ত্রের অভাবে কষ্টে রাত কাটে এসব নিম্ন আয়ের মানুষের
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
খড়কুটো জ্বালিয়ে তারা শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। রাত বাড়ার সাথে সাথে রাস্তাঘাট হাঁটবাজার ফাঁকা হয়ে আসছে।এদিকে, সরকারি বেসরকারিভাবে জেলায় এবার ৪৫ হাজার শীতবস্ত্র ও দুই হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার ও এক লাখ টাকার শিশুখাদ্য বিতরণ করা হয়েছে। তবে দুস্থ শীতার্তদের কোনো তালিকা প্রশাসনের কাছে না থাকায় শীতবস্ত্র সরকারি সহায়তা সঠিকভাবে বিতরণ সম্ভব হয়ে উঠছে না
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
সেইসঙ্গে বিরাট অংকের দরিদ্র শীতার্তের তুলনায় সরকারি বরাদ্দ খুবই কম। এছাড়া শীতের তীব্রতা বাড়ায় হাসপাতালগুলোর বহির্বিভাগে প্রতিদিন শীতজনিত রোগীর ভিড় থাকছেই।পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রতিদিন শতাধিক রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদের বেশিরভাগই শিশু ও বৃদ্ধ
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
যারা বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ছেন তারাই কেবল হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। তবে কৃষি ফসলের তেমন ক্ষতি এখনো লক্ষ্য করা যায়নি। শুরু থেকে বোরো বীজতলা পলেথিন দিয়ে ঢেকে দেওয়ায় শীতের তেমন প্রভাব পড়েনি বলে জানিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম বলেন, পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা আবারো কমে আসছে
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
এখন মাঝারি শৈত্য প্রবাহ বয়ে চলেছে এ জেলার উপর দিয়ে। ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে চারপাশ। সেইসঙ্গে হিমালয়ের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল থেকে ধেয়ে আসা ঠাণ্ডা বাতাস সরাসরি বয়ে চলেছে এ জনপদের ওপর দিয়ে। জানুয়ারিতে আরো কয়েকটি শৈত্য প্রবাহের পূর্বাভাস রয়েছে বলেও জানান তিনি।
শাহজালালে স্বাভাবিক হলো বিমান ওঠানামা
রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা স্বাভাবিক হয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে সাড়ে ৫ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় অভ্যন্তরীণ আকাশপথে বিমান ওঠানামা স্বাভাবিক হয়।আজ মঙ্গলবার দেশের প্রধান এই বিমানবন্দরে ভোর ৫টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত উড্ডয়ন ও অবতরণ বন্ধ ছিল। বিমান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছতে না পেরে বিমানবন্দরে দুর্ভোগে পড়ছেন যাত্রীরা
শাহজালালে স্বাভাবিক হলো বিমান ওঠানামা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সিনিয়র এয়ার ট্রাফিক অফিসার এস এম ওহিদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, দৃষ্টিসীমা ৬০০ থেকে ৮০০ মিটার থাকলে উড়োজাহাজ ওঠানামা করে। আজ সকালে বিমানবন্দরের রানওয়ে এলাকার দৃষ্টিসীমা ৫০ থেকে ১০০ মিটারের মধ্যে ছিল। গতকাল রাত থেকে সকাল পর্যন্ত ৬টা আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের উড়োজাহাজ ঢাকায় অবতরণ না করে কলকাতা ও ব্যাংককের বিমানবন্দরে অবতরণ করে
শাহজালালে স্বাভাবিক হলো বিমান ওঠানামা
দৃষ্টিসীমা ঠিক হলে সকাল ১০টা থেকে আবার উড়োজাহাজ চলাচল শুরু হয়।শাহজালাল বিমানবন্দরের তৌহিদ উল-আহসান বলেন, ভিজিবিলিটি' শূন্য হওয়ায় বিমান ওঠানামা বন্ধ রাখা হয়। এ সময় অভ্যন্তরীণ বা আন্তর্জাতিক ইন্টারন্যাশনাল রুটে কোনো ফ্লাইট ছেড়ে যায়নি ভোর থেকে। ভোর ৫টার দিকে ভিজিবিলিটি একেবারে জিরো, এ অবস্থায় বিমান ওঠানামা করতে পারে না।
কী হয়েছিল গৃহবধূ মুনমুনের? দু'পক্ষের পাল্টাপাল্টি তিন মামলা
ঢাকার ধামরাইয়ে বালিথা গ্রামের গৃহবধূ মুনমুন সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন গত ১০ ডিসেম্বর। পরে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিশ। এ দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাড়িতে গিয়ে মুনমুনের স্বামী আরিফুল ইসলাম আজাহারকে বেদম মারপিট করেন গৃহবধূর স্বজনরা। তাকেও নেওয়া হয় হাসপাতালে
কী হয়েছিল গৃহবধূ মুনমুনের? দু'পক্ষের পাল্টাপাল্টি তিন মামলা
এদিকে, আজাহার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকাকালে স্ত্রী আত্মহত্যা করেন। এরপর মুনমুনের মৃত্যু রহস্য নিয়ে পরস্পরের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়। প্রকৃত ঘটনা উৎঘাটনের চেষ্টা করছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার সূতিপাড়া ইউনিয়নের বালিথা গ্রামে
কী হয়েছিল গৃহবধূ মুনমুনের? দু'পক্ষের পাল্টাপাল্টি তিন মামলা
মুনমুন ধামরাই পৌরসভার কুমড়াইল মহল্লার আবদুল লতিফের মেয়ে। বালিথা গ্রামের শাহজাহান মিয়ার ছেলে আরিফুল ইসলাম ওরফে আজাহারের সঙ্গে প্রায় ১২ বছর আগে বিয়ে হয়েছিল তার।পুলিশ ও দুই পক্ষের স্বজনদের কাছ থেকে জানা গেছে, গত ১০ ডিসেম্বর গৃহবধূ মুনমুন তার ৮ বছরের ছেলেকে স্কুলে পৌঁছে দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সকালে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের একে এইচ গার্মেন্ট কারখানার কাছে বাস দুর্ঘটনায় আহত হন। তাকে গোলড়া হাইওয়ে থানার ওসি লুৎফর রহমান মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে দেন
কী হয়েছিল গৃহবধূ মুনমুনের? দু'পক্ষের পাল্টাপাল্টি তিন মামলা
এদিকে স্ত্রীকে খুঁজতে থাকেন স্বামী আরিফুল ইসলাম ওরফে আজাহার। ওইদিন বিকেলে জানতে পারেন, তার স্ত্রী মানিকগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি আছেন। সেখানে স্ত্রীকে চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসেন আজাহার। পরের দিন মুনমুনকে নির্যাতন করা হয়েছে মর্মে তার (মুনমুন) স্বজনরা স্বামী আজাহারকে বেদম মারপিট করে গুরুতর আহত করেন
কী হয়েছিল গৃহবধূ মুনমুনের? দু'পক্ষের পাল্টাপাল্টি তিন মামলা
তাকে প্রথমে নেওয়া হয় মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওদিকে, মুনমুনকেও ভর্তি করা হয় ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। চিকিৎসা শেষে পৌরসভার কুমড়াইলে বাবার বাড়ি গিয়ে গত ১৪ ডিসেম্বর সতমায়ের ঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে মুনমুন
কী হয়েছিল গৃহবধূ মুনমুনের? দু'পক্ষের পাল্টাপাল্টি তিন মামলা
লাশটি ঝুলন্ত অবস্থায় নামিয়ে আনেন সতমাসহ অন্যরা। ওই সময় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন আজাহার।মুনমুনের আত্মহত্যার ঘটনায় তার ভাই আলামিন ভগ্নিপতি আজাহার, বোনের শ্বশুর শাহজাহান, শাশুড়ি মাজেদা বেগম, ননদ শাহানাজ ও ননদের জামাই আবদুর রশিদের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ এনে মামলা করেন। মামলায় শ্বশুর ও শাশুড়িকে ওইদিনই গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করে পুলিশ
কী হয়েছিল গৃহবধূ মুনমুনের? দু'পক্ষের পাল্টাপাল্টি তিন মামলা
তারা ১৪ দিন হাজতবাস করার পর জামিনে মুক্ত হন। জামিন পেয়ে শাহজাহান তার ছেলে আজাহারকে মারপিট, নগদ ৪-৫ লাখ টাকা ও ৫-৬ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুটের মামলা করেন নিহত মুনমুনের ভাই আলামিন, বাবা আবদুল লতিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে।এর কয়েকদিন পর আজাহার তার স্ত্রী মুনমুন আত্মহত্যা করেনি তাকে তার (মুনমুন) সতমা নিজ ঘরে মেরে ফেলেছে বলে আদালতে একটি সিআর মামলা দায়ের করেন। আদালত ধামরাই থানাকে মামলাটি রুজু করার নির্দেশ দেন
কী হয়েছিল গৃহবধূ মুনমুনের? দু'পক্ষের পাল্টাপাল্টি তিন মামলা
গতকাল সোমবার রাতে আদালতের নির্দেশে মামলাটি রুজু করা হয় ধামরাই থানায়। প্রকৃত ঘটনা উৎঘাটনে চলছে পুলিশের ব্যাপক তদন্ত ও অনুসন্ধান।আজাহারের দাবি, তার স্ত্রীকে সতশাশুড়িসহ কয়েকজন মিলে হত্যা করেছে। প্রকৃত ঘটনা উৎঘাটনের জন্য প্রয়োজন হলে আদালতের মাধ্যমে লাশ কবর থেকে উত্তোলন করে পুনরায় ময়নাতদন্ত করার ব্যবস্থা করার দাবি জানান তিনি
কী হয়েছিল গৃহবধূ মুনমুনের? দু'পক্ষের পাল্টাপাল্টি তিন মামলা
এদিকে, নিহত মুনমুনের ভাই মামলার বাদি আলামিন জানান, তার বোনকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করায় আত্মহত্যা করেছে।ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ দীপক চন্দ্র সাহা বলেন, মুনমুনের মৃত্যুর ঘটনায় থানায় একটি ও আদালতে দুটি মামলা হয়েছে। প্রতিটি মামলার তদন্ত চলছে। প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
রাজধানীর ফকিরাপুল মোড়ে ট্রাকের ধাক্কায় আব্দুল জলিল (৩৮) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার (১৩ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।নিহত জলিলের বাড়ি শরীয়তপুরের সখিপুর উপজেলায়। তিনি গাজীপুরের কাশিমপুর এলাকায় থাকে ফার্মেসির ব্যবসা করতেন
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
নিহতের পরিবার সূত্র জানায়, সোমবার রাতে মোটরসাইকেলে করে মতিঝিল এলাকায় যাওয়ার আসার কথা ছিল জলিলের। পথে ফকিরাপুল মোড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন তিনি। তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে শুনে পরিবারের সদস্যরা আজ মঙ্গলবার ভোরে সেখানে যান। এ সময় হাসপাতালে তাঁরা মৃত অবস্থায় পান জলিলকে।ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ বক্সের সহকারী ইনচার্জ (এএসআই) আব্দুল্লাহ খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ঘন কুয়াশায় শাহজালালে সব ফ্লাইট 'ডিলে'
ঘন কুয়াশার কারণে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সব ফ্লাইট দেরিতে (ডিলে) ছেড়ছে। এ কারণে বিমানবন্দরে পাঁচ ঘণ্টা পর্যন্ত যাত্রীদের অপেক্ষা করতে হয়। আজ মঙ্গলবার দেশের প্রধান বিমানবন্দরে ভোর ৫টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত উড্ডয়ন ও অবতরণ বন্ধ ছিল। বিমান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছতে না পেরে বিমানবন্দরে দুর্ভোগে পড়ছেন যাত্রীরা
ঘন কুয়াশায় শাহজালালে সব ফ্লাইট 'ডিলে'
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সূত্র জানায়, গত মঙ্গলবার রাত ৫টা থেকে গতকাল সকাল ১০টা পর্যন্ত ৫ ঘণ্টা কোনো উড়োজাহাজ ওঠানামা করতে পারেনি এই বিমানবন্দরে। তবে সকাল ১০টার পর উড়োজাহাজ ওঠানামা কিছুটা স্বাভাবিক হয়।হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক উইং কমান্ডার তৌহিদ-উল আহসান গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ঘন কুয়াশায় বিমান চলাচল কিছুটা বিঘ্নিত হচ্ছে। বিমানবন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকলেও প্লেন ওঠানামায় সমস্যা হচ্ছে
ঘন কুয়াশায় শাহজালালে সব ফ্লাইট 'ডিলে'
ভোর পাঁচটার দিকে ভিজিবিলিটি শুন্যের কোটায় নেমে আসে। এতে উড়োজাহাজ ওঠানামা ৫ ঘণ্টা বন্ধ ছিল। পরে বেলা বাড়ার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে।তিনি বলেন, কুয়াশার ওপর কারো নিয়ন্ত্রণ নেই
ঘন কুয়াশায় শাহজালালে সব ফ্লাইট 'ডিলে'
কাজেই সাময়িক সমস্যা হচ্ছে। শাহজালালে আলোর কমতি নেই। কিন্তু ঘন কুয়াশায় লো ভিজিবিলিটির কারণে ভোরে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।বিমানবন্দর সূত্র জানায়, রানওয়ের দৃষ্টিসীমা কমপক্ষে ৬০০ মিটার থাকলে উড়োজাহাজ ওঠানামা করতে পারে
ঘন কুয়াশায় শাহজালালে সব ফ্লাইট 'ডিলে'
কিন্তু গত কয়েক দিন এর মাত্রা ৫০ মিটারের নিচে নেমে আসে।মঙ্গলবার নভোএয়ারের সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের ভিকিউ ৯২৫ ফ্লাইটটি ১২টায় কক্সবাজার ছেড়ে গেছে। এ ছাড়া ইউএস বাংলা, বিমান, রিজেন্টের ফ্লাইটগুলোও ৩ থেকে ৫ ঘণ্টা দেরিতে ছেড়ে গেছে। এদিকে, শাহজালালে আন্তর্জাতিক রুটেও সকালের ফ্লাইটগুলো দেরিতে ছেড়েছে
ঘন কুয়াশায় শাহজালালে সব ফ্লাইট 'ডিলে'
ভোরবেলায় বেশ কয়েকটি বড় আন্তর্জাতিক ফ্লাইট এসে ঢাকায় নামে যেগুলোতে থাকে ইউরোপ, আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন গন্তব্য থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে আসা যাত্রীরা।তৌহিদ উল-আহসান জানান, রানওয়েতে সাধারণত দৃষ্টিসীমা ৬০০ থেকে ৮০০ মিটার থাকলে উড়োজাহাজ ওঠানামা করে। সাধারণত ভিজিবিলিটি বা দৃষ্টিসীমা তিন হাজার মিটার বা তার নিচে নামলেই আবহাওয়া অধিদপ্তর এভিয়েশন ওয়ার্নিং দেয়, সেটি দুই হাজার বা তার নিচে আসলে তখন বিমান নামতেও পারে না।তিনি বলেন, ভোর থেকে এ পর্যন্ত পাঁচটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নামার কথা ছিল শাহজালালে, কিন্তু কুয়াশার কারণে সেগুলো অন্য এয়ারপোর্টে ডাইভারশন করে দিতে হয়েছে।এ ফ্লাইটগুলোকে ব্যাংকক, মান্ডালা এবং কলকাতায় নামানো হয়েছে বলে তিনি জানান। কুয়াশা কাটলে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল আগের শিডিউল অনুযায়ী চলবে বলে জানান কর্মকর্তারা।
কোটি কোটি টাকা নিয়ে ধরনা দিয়েও শেষ রক্ষা হলো না
দুই ভাইয়ের মূল পেশা ছিল জুয়া আর নেশা ছিল বাড়ি কেনা। জুয়ার টাকায় তাঁরা কেনেন ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক পদও। টাকা ঢেলে এনু ২০১৮ সালে গেণ্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদ পান। সেই সঙ্গে পরিবারের পাঁচ সদস্যসহ স্বজন-ঘনিষ্ঠজনদের টাকার বিনিময়ে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগে ১৭টি পদ পাইয়ে দেন তাঁরা
কোটি কোটি টাকা নিয়ে ধরনা দিয়েও শেষ রক্ষা হলো না
এসব পদ-পদবির জোরে নির্বিঘ্নে চলছিল তাঁদের ক্যাসিনো কারবার। এনু ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের শেয়ারহোল্ডার। তিনি গেণ্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন। তাঁর ভাই রূপন ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
কোটি কোটি টাকা নিয়ে ধরনা দিয়েও শেষ রক্ষা হলো না
কয়েক মাস আগে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে পুরান ঢাকার আওয়ামী লীগ নেতা দুই ভাই এনামুল হক এনু ও রূপন ভূঁইয়া জাল পাসপোর্ট তৈরি করে মিয়ানমারে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাদের বিপুল সম্পদের সন্ধান মেলে। পালানোর চেষ্টা করেন তারা। তাঁরা জাল পাসপোর্ট তৈরি করে মিয়ানমারে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন
কোটি কোটি টাকা নিয়ে ধরনা দিয়েও শেষ রক্ষা হলো না
কিন্তু সফল না হয়ে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের কাছে একটি ভবনে দীর্ঘদিন অবস্থান করেন এবং পরে ঢাকায় ফিরে আসেন। এরপর নেপালে যাওয়ার চেষ্টা চালান। তাতেও ব্যর্থ হন। কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে গ্রেপ্তার এড়াতে তাঁরা প্রভাবশালীদের দ্বারে ধরনা দিয়েছেন
কোটি কোটি টাকা নিয়ে ধরনা দিয়েও শেষ রক্ষা হলো না
কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। গতকাল সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।গ্রেপ্তারের পর দুই ভাইয়ের কাছ থেকে ৪৪ লাখ টাকা ও ১২টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁদের জমিসহ ২২টি বাড়ি ও ফ্ল্যাট, ৯১টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং এসব অ্যাকাউন্টে ১৯ কোটি টাকা থাকার তথ্য পেয়েছে সিআইডি
কোটি কোটি টাকা নিয়ে ধরনা দিয়েও শেষ রক্ষা হলো না
সিআইডি সূত্র জানায়, গত সাত বছরে এই দুই ভাই বাড়ি কিনেছেন ১২টি। ফ্ল্যাট কিনেছেন ছয়টি। পুরনো বাড়িসহ নতুন নতুন কেনা জমিতে গড়ে তুলেছেন ইমারত। দুই ভাইয়ের মূল পেশা ছিল জুয়া আর নেশা ছিল বাড়ি কেনা
কোটি কোটি টাকা নিয়ে ধরনা দিয়েও শেষ রক্ষা হলো না
জুয়ার টাকায় তাঁরা কেনেন ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক পদও। টাকা ঢেলে এনু ২০১৮ সালে গেণ্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির পদ পান। সেই সঙ্গে পরিবারের পাঁচ সদস্যসহ স্বজন-ঘনিষ্ঠজনদের টাকার বিনিময়ে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগে ১৭টি পদ পাইয়ে দেন তাঁরা। এসব পদ-পদবির জোরে নির্বিঘ্নে চলছিল তাঁদের ক্যাসিনো কারবার
কোটি কোটি টাকা নিয়ে ধরনা দিয়েও শেষ রক্ষা হলো না
সিআইডি জানায়, অবৈধ টাকায় তাঁরা স্বর্ণালংকার কিনে বাসার সিন্ধুকসহ স্বজনদের কাছেও গচ্ছিত রাখতেন। গত সেপ্টেম্বরে বাড়িতে চালানো অভিযানে র্যাব তাঁদের মালিকানার পাঁচ কোটি টাকা ও ৭২০ ভরি স্বর্ণালংকার জব্দ করেছিল।সিআইডি সূত্র জানায়, গতকাল প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দুই ভাই জানিয়েছেন, দেশ থেকে পালানোর জন্য তাঁরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। গ্রেপ্তার এড়াতে বহু কোটি টাকা দেওয়ার প্রস্তাব নিয়ে ধরনা দিয়েছেন ঘনিষ্ঠ প্রভাবশালীদের কাছে
কোটি কোটি টাকা নিয়ে ধরনা দিয়েও শেষ রক্ষা হলো না
জাল পাসপোর্ট তৈরি করেছেন। সীমান্তে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের ম্যানেজ করার চেষ্টা করেছেন। গতকাল ধরা পড়ার পরও তাঁরা সিআইডিকে ম্যানেজ করার চেষ্টা করেন।স্থানীয়রা জানায়, দয়াগঞ্জের আওয়ামী লীগ অফিসে মাঝে মাঝে বিকেলের দিকে আসতেন এনু ও রূপন
কোটি কোটি টাকা নিয়ে ধরনা দিয়েও শেষ রক্ষা হলো না
তাঁদের সঙ্গে ২০-২৫ জন থাকত। তাদের অনেকের কাছে থাকত আগ্নেয়াস্ত্র। এলাকার পুরনো নেতাদের তাঁরা সম্মান করার দরকারই মনে করতেন না।
কায়সারের মৃত্যুদণ্ড বহাল
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে সাবেক কৃষি প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের করা আপিল আবেদনের ওপর শুনানি শেষে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) আপিল বিভাগ এই রায় দেন। রায় ঘোষণা করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।বেঞ্চের অন্য সদস্যরা হলেন বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, বিচারপতি জিনাত আরা ও বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান
কায়সারের মৃত্যুদণ্ড বহাল
২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর এক রায়ে কায়সারকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ১৯ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করেন কায়সার।কায়সারের বিরুদ্ধে গণহত্যার একটি; হত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও লুটের ১৩টি এবং ধর্ষণের দুটিসহ মোট ১৬টি অভিযোগ আনা হয়েছিল। ২০১৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠন করা হয়েছিল তার বিরুদ্ধে
কায়সারের মৃত্যুদণ্ড বহাল
কায়সারকে গণহত্যার একটি; হত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনের ১৩টি এবং ধর্ষণের দুটিসহ মোট ১৬টি অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। এরপর সাক্ষ্য ও যুক্তিতর্ক শেষে ২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর রায় দেওয়া হয়েছিল।রায়ে ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ট্রাইব্যুনালে ১৪টি অভিযোগ প্রমাণিত হলে এর মধ্যে সাতটি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড, চারটি অভিযোগে আমৃত্যু কারাদণ্ড, একটিতে ১০ বছর, একটিতে সাত বছর এবং একটিতে পাঁচ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়।দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে আপিল করেন সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার। গত বছরের ৩ ডিসেম্বর আপিল বিভাগে শুনানি শেষে রায়ের জন্য ১৪ জানুয়ারি দিন নির্ধারণ করেছিলেন আপিল বিভাগ।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কায়সারের আপিলের রায় আজ
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক কৃষি প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের করা আপিলের রায় আজ মঙ্গলবার। আপিল বিভাগের কার্যতালিকার এক নম্বরে আছে মামলাটি। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ওই রায় ঘোষণা করবেন।গত বছরের ৩ ডিসেম্বর আপিল বিভাগে শুনানি শেষে রায়ের জন্য ১৪ জানুয়ারি দিন নির্ধারণ করেছিলেন আপিল বিভাগ
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কায়সারের আপিলের রায় আজ
২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর এক রায়ে কায়সারকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ১৯ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করেন কায়সার।কায়সারের বিরুদ্ধে গণহত্যার একটি; হত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও লুটের ১৩টি এবং ধর্ষণের দুটিসহ মোট ১৬টি অভিযোগ আনা হয়েছিল। ২০১৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠন করা হয়েছিল তার বিরুদ্ধে
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কায়সারের আপিলের রায় আজ
কায়সারকে গণহত্যার একটি; হত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনের ১৩টি এবং ধর্ষণের দুটিসহ মোট ১৬টি অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। এরপর সাক্ষ্য ও যুক্তিতর্ক শেষে ২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর রায় দেওয়া হয়েছিল।রায়ে ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ট্রাইব্যুনালে ১৪টি অভিযোগ প্রমাণিত হলে এর মধ্যে সাতটি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড, চারটি অভিযোগে আমৃত্যু কারাদণ্ড, একটিতে ১০ বছর, একটিতে সাত বছর এবং একটিতে পাঁচ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
হাড় কাঁপানো শীত সকালে কুয়াশার দাপট
কয়েকদিন ধরে চলছে টানা শৈত্যপ্রবাহ। সঙ্গে কুয়াশার দাপট। তবে আজকের কুয়াশা আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে বলেই মনে হচ্ছে। গতকাল তাপমাত্রা কিছুটা বেশি অনুভূত হয়
হাড় কাঁপানো শীত সকালে কুয়াশার দাপট
মানুষের ভেতর স্বস্তি ফেরে। সেই স্বস্তি যেন মিলিয়ে গেল আজ। চারদিক ছেয়ে আছে কুয়াশায় মিহিন চাদরে।সড়কে বের হয়েই ভিরমি খাওয়ার অবস্থা
হাড় কাঁপানো শীত সকালে কুয়াশার দাপট
সকাল নাকি সন্ধ্যা- হঠাৎ করে তা ঠাওর করা কঠিন। একেবারে কাছের জিনিসও স্পষ্ট নয়। মাঝে মধ্যে দুই একটি গাড়ি পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছে সন্তর্পনে; খুব ধীরে, এবং হেডলাইট জ্বালিয়ে।ছবি : কালের কণ্ঠ
হাড় কাঁপানো শীত সকালে কুয়াশার দাপট
শৈত্যপ্রবাহ চলাকালে প্রথম দুই দিন কুয়াশার আড়ালে ছিল সূর্য। যেমন কনকনে ঠাণ্ডা তেমনি ছিল কুয়াশার। গতকাল সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বেলা খানিকটা বাড়লে রাজধানীতে দেখা মেলে সূর্যের। এরপর আজ মঙ্গলবার আবার কুয়াশাঢাকা সকাল পেয়েছে রাজধানীবাসী
হাড় কাঁপানো শীত সকালে কুয়াশার দাপট
তাপমাত্রা একটু বাড়লেও শীতের কামড়ও রয়েছে বেশ। তবে আজ ঠাণ্ডা গতকালকের চেয়ে কিছুটা কম।রাজধানীতে সকালে ঘরের বাইরে বের হয়ে এমন দৃশ্য চোখে পড়েছে মানুষের। রাস্তাঘাটে রিকশাসহ যানবাহনের সংখ্যা অনেক কম
হাড় কাঁপানো শীত সকালে কুয়াশার দাপট
জরুরি কাজ ছাড়া মানুষ বাইরে বের হচ্ছে না। আগের দিন তাপমাত্রা কিছু বেশি অনুভূত হয়েছিল। ফলে আজ রাজধানীতে ঘরের বাইরে বেরিয়ে খানিকটা অপ্রস্তুত নগরবাসী।ছবি : কালের কণ্ঠ
হাড় কাঁপানো শীত সকালে কুয়াশার দাপট
সকাল পৌনে ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত সূর্যের কোনো পাত্তাই নেই। উপরন্তু একই অস্পষ্টতা চারদিকে। এর মধ্যেই থেমে থেমে নগরবাসীকে ছুঁয়ে যায় কুয়াশায় ঘেরা ঘন বাতাস। বায়ু দূষণের এই শহরে বিপর্যস্ত রাজধানীবাসী বাড়তি শ্বাসকষ্টের মুখোমুখি হচ্ছে কুয়াশার কারণে
হাড় কাঁপানো শীত সকালে কুয়াশার দাপট
এদিকে, গত শনিবার থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলসহ বিস্তীর্ণ অঞ্চলে কনকনে শীত অনুভূত হচ্ছে। যেটি আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত অব্যাহত।ছবি : কালের কণ্ঠ।গতকাল সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায় ৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা টেকনাফে ২৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
হাড় কাঁপানো শীত সকালে কুয়াশার দাপট
এদিন সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলসহ রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে।আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আরো বলা হয়, মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। দিনে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। আর পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় রাত ও দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
'বন্দর ও জাহাজ নির্মাণ খাতে ইউএই'র বিনিয়োগ কামনা'
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বন্দর, জাহাজ নির্মাণ এবং আইসিটি খাতে বিনিয়োগ করতে দুবাইভিত্তিক কম্পানি ডিপি ওয়ার্ল্ডের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।ডিপি ওয়ার্ল্ডসহ ইউএই’র কম্পানিগুলোর একটি প্রতিনিধিদল গতকাল শাংগ্রি-লা হোটেলে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি বলেন, ‘জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের পাশাপাশি বন্দর, জাহাজ নির্মাণ ও আইসিটি খাতে আমরা আপনাদের ব্যাপক বিনিয়োগ প্রত্যাশা করছি। ’ সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।তিনি বলেন, ডিপি ওয়ার্ল্ডের পৃথক প্রতিনিধিদল যার নেতৃত্বে ছিলেন চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ বিন সুলায়েম, আমিরাত জাতীয় তেল কম্পানি’র (ইএনওসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফ হুমাইদ আল ফালাসি এবং দ্বুাই শাসক পরিবারের সদস্য শেখ আহমেদ ডালমুখ আল মকতুম এমএকে পৃথকভাবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন
'বন্দর ও জাহাজ নির্মাণ খাতে ইউএই'র বিনিয়োগ কামনা'
একইসঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিশিষ্ট ব্যবসায়ীদের একটি দলও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বলে প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের জানান।বৈঠকে ডিপি ওয়ার্ল্ড- বিশ্বের নেতৃস্থানীয় সাপ্লাই চেন সলিউশন, কার্গো লজিস্টিক্স, বন্দর পরিচালনা,সমুদ্র যাত্রা সংশ্লিষ্ট সংস্থা- প্রধানমন্ত্রীকে সোনাগাজীতে ১৩শ’ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের অগ্রগতির বিষয়ে অবহিত করেন। বাংলাদেশ সরকার এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য জমি বরাদ্দ দেয়।প্রধানমন্ত্রী সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্যবসায়ীদের বিশেষ করে ডিপি ওয়ার্ল্ডকে বাংলাদেশে একটি হাইটেক পার্ক স্থাপনের আহবান জানান
'বন্দর ও জাহাজ নির্মাণ খাতে ইউএই'র বিনিয়োগ কামনা'
সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশের আইসিটি খাতের অগ্রগতির প্রশংসা করেন। তারা বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ‘আউটসোর্সিং’ সরবরাহকারী দেশ।এ সময় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আমিরাতের জাতীয় তেল কম্পানি (ইএনওসি) এবং বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি এবং খনিজ সম্পদ বিভাগের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। বিদ্যুৎ, জ্বালানি এবং খনিজ সম্পদ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বাংলাদেশের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।এ সময় অন্যান্যের মধ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, প্রবাসী কল্যাণ এবং বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদ, বিদ্যুৎ, জ্বালানি এবং খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো.শাহরিয়ার আলম, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, পিএমও সচিব মোহাম্মদ তোফাজ্জ্বল হোসেন মিয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম সাখাওয়াত মুন উপস্থিত ছিলেন।
‘আদালত যে নির্দেশনা দেবে কমিশন তাই করবে’
আসন্ন ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণের পূর্ব নির্ধারিত ৩০ জানুয়ারি রাখার পক্ষে ইতিবাচক অবস্থানে রয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল সোমবার ঐক্য পরিষদের নেতাদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বৈঠকে এই অবস্থানের কথা জানানো হয়। তবে উচ্চ আদালত কোনো নির্দেশনা দিলে তা অনুসরণ করার কথাও জানিয়েছে কমিশন।গতকাল সোমবার সরস্বতী পূজার কারণে ঢাকার দুই সিটির ভোটের তারিখ পরিবর্তনের দাবি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে আসেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতারা
‘আদালত যে নির্দেশনা দেবে কমিশন তাই করবে’
তারা প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও চার কমিশনারের সঙ্গে এক ঘণ্টার বেশি সময় বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে নিম চন্দ্র ভৌমিক বলেন, ‘২৯ ও ৩০ জানুয়ারি সরস্বতী পূজা। পূজার্থীদের বেশির ভাগ শিক্ষার্থী। ওই দিন তারা ভোট দেবে নাকি পূজা করবে
‘আদালত যে নির্দেশনা দেবে কমিশন তাই করবে’
আর পূজার দিন ভোট হলে তো পূজা করা যাবে না। কেননা বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হবে। আর পূজা তো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই হয়। তাই পূজার দিন যদি ভোট হয়, দেশের বাইরে কী বার্তা যাবে
‘আদালত যে নির্দেশনা দেবে কমিশন তাই করবে’
কেননা, সংখ্যালঘু আড়াই কোটি হিন্দু সম্প্রদায়ের এটা তো ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার। ’তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবির কথা বলেছি। নির্বাচন কমিশন তার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কথা বলেছে। তারা তাদের অবস্থানেই রয়েছে
‘আদালত যে নির্দেশনা দেবে কমিশন তাই করবে’
তাই হতাশ মনে ফিরে যাচ্ছি। কমিশন বলেছে, সরকার যদি পূজার তারিখ পরিবর্তন করে তাহলে ইসি ভোটের পরিবর্তন নিয়ে ভাববে।এ ছাড়া কোর্টে রিট আবেদনের শুনানি থেকে মঙ্গলবার নির্দেশনা আসবে। তারপরে তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারবে
‘আদালত যে নির্দেশনা দেবে কমিশন তাই করবে’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘২৯ ও ৩০ জানুয়ারি ছাড়া যেকোনো দিন ভোট হলে আমাদের আপত্তি নেই। যদি তারিখ পরিবর্তন করা না হয়, আর যদি কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে তাহলে আড়াই কোটি হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে আমরা দায় নেব না। ’ঐক্য পরিষদের এসব দারি পরিপ্রেক্ষিতে ইসির সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেন, ‘আমাদের সরকারি ক্যালেন্ডার অনুসরণ করতে হবে। ক্যালেন্ডার অনুযায়ী সব দিক বিবেচনা করে ভোটের তারিখ ৩০ জানুয়ারি নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন
‘আদালত যে নির্দেশনা দেবে কমিশন তাই করবে’
এ ছাড়া সরস্বতী পূজার দিন ২৯ জানুয়ারি ঐচ্ছিক ছুটি। আর ৩১ জানুয়ারি শুক্রবার সরকারি ছুটি। আবার ১ ফেব্রুয়ারি এসএসসি পরীক্ষা। তাই সব দিক বিবেচনায় নিয়েই ৩০ জানুয়ারি ভোটের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে
‘আদালত যে নির্দেশনা দেবে কমিশন তাই করবে’
’সচিব বলেন, ‘ক্যাবিনেটে সরকারি ক্যালেন্ডার অনুমোদন করে। আমরা ওই ক্যালেন্ডারের বাইরে যেতে পারি না। গত অক্টোবরে ক্যালেন্ডার অনুমোদিত হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে তারা পূজার তারিখ পরিবর্তন করার আবেদন করতে পারত
‘আদালত যে নির্দেশনা দেবে কমিশন তাই করবে’
’ তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে উচ্চ আদালতে রিট হয়েছে। উচ্চ আদালত কোনো নির্দেশনা দিলে তা অনুসরণ করব। ’ঢাকার দুই সিটিতে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে প্রচার ও সহিংসতার বিষয়ে ইসির অবস্থান জানতে চাইলে সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা এ ধরনের কোনো খবর পাইনি। তবে এসব কোনো অভিযোগ এলে সেখানে দুই সিটিতে দুজন রিটার্নিং অফিসার রয়েছেন, তাঁরা এগুলো দেখবেন। ’
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে : তাবিথ
আসন্ন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী তাবিথ আউয়াল। গতকাল সোমবার নির্বাচনী প্রচারণার চতুর্থ দিনে প্রচারে অংশ নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।তিনি বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র চলছে। আমরা সবাইকে নিয়ে এসব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করব
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে : তাবিথ
জনগণ জেগে উঠেছে। ধানের শীষের পক্ষে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হলে জনগণের বিজয় হবে। ’গতকাল সকালে রাজধানীর ফার্মগেট তেজকুনিপাড়া কলমিলতা মার্কেট থেকে প্রচার শুরু করেন তাবিথ আউয়াল
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে : তাবিথ
এ সময় সহস্রাধিক নেতাকর্মী তাঁর সমর্থনে রাস্তায় নেমে আসেন। বিভিন্ন ব্যবসা ও বিপণিবিতান থেকে মানুষ হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান বিএনপির এই মেয়র পদপ্রার্থীকে।গণসংযোগে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সমাজবিষয়ক সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন, জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুন রায় চৌধুরী, ঢাকা মহানগর বিএনপির সহসভাপতি বজলুল বাসিত আঞ্জু, যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নিরব, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু, যুবদল উত্তরের সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, ২৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী আজিজুর রহমান মোসাব্বির প্রমুখ।
অভিযোগ আতিকের : আচরণবিধি মানছেন না তাবিথ
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে (ডিএনসিসি) মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থী তাবিথ আউয়াল নির্বাচনী আচরণবিধি মানছেন না বলে অভিযোগ করেছেন একই পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। গতকাল সোমবার রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলা মার্কেটে গণসংযোগের সময় ওই অভিযোগ করেন তিনি।আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে গণসংযোগ ও প্রচার চালাচ্ছি। কিন্তু বিএনপির প্রার্থী আচরণবিধি মানছেন না
অভিযোগ আতিকের : আচরণবিধি মানছেন না তাবিথ
আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। বিশ্বাস করি, যার ভোট সে দেবে, যাকে খুশি তাকে দেবে। ’ভোটের প্রচারে আওয়ামী লীগের লোকজন বিএনপির প্রার্থীদের নির্বাচনী কাজে বাধা দিচ্ছে বলে তাবিথ আউয়াল যে অভিযোগ করেছেন সে বিষয়ে আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা কোনো দিন কাউকে বাধা দেইনি, তারা মিথ্যা কথা বলছে। একটু আগে আমি আসার সময় দেখলাম, বিএনপির একটি মিছিল গান বাজাতে বাজাতে যাচ্ছে
অভিযোগ আতিকের : আচরণবিধি মানছেন না তাবিথ
আমি চাইলে তাদের দাঁড় করাতে পারতাম, কিন্তু আমি স্বাগত জানিয়েছি। গান বাজিয়ে যাওয়ার সময় আমি ভিডিও করে নিয়ে এসেছি।সুতরাং তারা হয়তো নিজেরা বিশৃঙ্খলা করে একটি দোষ আমাদের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে। ’গতকাল তালতলা মার্কেট, মাটির মসজিদ, আবুল হোটেল, রামপুরা এবং বাড্ডা এলাকায় গণসংযোগ করেন আতিকুল ইসলাম
অভিযোগ আতিকের : আচরণবিধি মানছেন না তাবিথ
তখন উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাকর্মী এবং সমর্থিত কাউন্সিলর পদপ্রার্থীরা।নির্বাচিত হতে পারলে ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডকে মাদকমুক্ত করা, জলজট ও যানজট নিরসন, সব বয়সের মানুষের বসবাস উপযোগী এবং সচল শহর গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন আতিক। পরিকল্পনা অনুযায়ী সব কাজ সম্পন্ন করতে পূর্ণ মেয়াদে মেয়র হিসেবে নির্বাচিত করার জন্য ভোটারদের আহ্বান জানান আতিকুল ইসলাম। দখল হয়ে যাওয়া মাঠ ও সিটি করপোরেশনের জমি উদ্ধারে বিশেষ নজর দেবেন বলেও ভোটারদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি
অভিযোগ আতিকের : আচরণবিধি মানছেন না তাবিথ
বাড্ডার আলাতুন্নেছা মাদরাসার জনসভায় আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘নৌকা উন্নয়নের প্রতীক। বাংলাদেশে উন্নয়নের মার্কা একটা আর তা হলো নৌকা। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে হবে। আমাকে যদি আপনারা নির্বাচিত করেন তাহলে সবাই মিলে সবার ঢাকা, সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকা গড়ে তুলব। ’
এবার সড়ক থেকে তুলে নিয়ে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা
রাজধানীর সবুজবাগ এলাকার সড়ক থেকে স্থানীয় এক কলেজছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণচেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে।ওসিসি সূত্র জানিয়েছে, ওই শিক্ষার্থী ছাড়াও ধর্ষণের শিকার হয়ে ওসিসিতে বর্তমানে ভর্তি আছে ১২ জন। ওসিসিতে এ ধরনের ভুক্তভোগীর চিকিৎসার জন্য আটটি বেড রয়েছে
এবার সড়ক থেকে তুলে নিয়ে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা
বেড কম থাকায় ওসিসির ভেতরে একেক বেডে দুই থেকে তিনজনকে রাখতে হচ্ছে।সবুজবাগ থানার এসআই রিয়াজ উদ্দিন বলেন, চাচাতো ভাই মো. জাহিদুল মেয়েটিকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মেয়েটির শরীরের বিভিন্ন স্থানে নির্যাতনের জখম রয়েছে। তবে সে ধর্ষণের শিকার হয়েছে কি না, তা জানার জন্য তাকে ওসিসিতে ভর্তি করা হয়েছে
এবার সড়ক থেকে তুলে নিয়ে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা
এসআই রিয়াজ বলেন, ছাত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। অভিযুক্তকে আটকের চেষ্টা চলছে।ভুক্তভোগীর বড় বোন গত রাতে হাসপাতালে বলেন, তাঁদের বাসা সবুজবাগ থানার সরকারবাড়ী এলাকায়। তাঁর ছোট বোন স্থানীয় কলেজের এইচএসসির ছাত্রী
এবার সড়ক থেকে তুলে নিয়ে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা
কলেজে কোচিং শেষে বাসায় ফেরার পথে তাঁদের চাচাতো ভাই জাহিদুল তাকে সড়ক থেকে তুলে নিয়ে জঙ্গলের পেছনে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে জাহিদুল পালিয়ে যায়।তিনি আরো বলেন, ‘জাহিদুল বিবাহিত। তার এক সন্তান রয়েছে
এবার সড়ক থেকে তুলে নিয়ে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা
সে দীর্ঘদিন ধরে আমার বোনকে উত্ত্যক্ত করত। শুধু তা-ই নয়, আমার বোনের ছবি সম্পাদনা করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখাত। এসব কারণে ছোট বোন অনেক দিন কলেজেও যায়নি। ’উল্লেখ্য, রবিবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় কুর্মিটোলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মজনু নামে এক ভবঘুরেকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।
এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ড : তদন্ত প্রতিবেদন ১২ ফেব্রুয়ারি
রাজধানীর বনানীর এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। গতকাল সোমবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত এই তারিখ ধার্য করেন।গতকাল তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল না করায় মহানগর হাকিম দেবদাস চন্দ্র অধিকারী নতুন তারিখ ধার্য করেন
এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ড : তদন্ত প্রতিবেদন ১২ ফেব্রুয়ারি
গত ২৮ মার্চ বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউয়ের পাশের ১৭ নম্বর সড়কে এফআর টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে ২৫ জন ও হাসপাতালে একজন নিহত হন। আহত হন ৭৩ জন।এই ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলায় হতাহতের অভিযোগে ভবনের বর্ধিত অংশের মালিক তাসভির উল ইসলাম, ভবনের একাংশের মালিক প্রকৌশলী ফারুকসহ তিনজন ও অন্যান্যদের (অজ্ঞাত) বিরুদ্ধে ৩০ মার্চ বনানী থানায় মামলা করে পুলিশ
এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ড : তদন্ত প্রতিবেদন ১২ ফেব্রুয়ারি
বনানী পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ইনচার্জ) এসআই মিল্টন দত্ত মামলার বাদী হন।মামলায় অভিযোগ করা হয়, এজাহার নামীয় আসামিরা ও এফআর টাওয়ার ভবন ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরা অসৎ উদ্দেশে আর্থিক সুবিধা পাওয়ার লোভে নির্মাণ বিধিমালা লঙ্ঘন করে উক্ত ভবনের জানমালের নিরাপত্তার বিষয় লক্ষ না রেখে কেবলমাত্র নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার মানসিকতায় চরম অবহেলা ও তাচ্ছিল্যপূর্ণ কার্যকলাপের ফলে দুর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে ২৬ জন নিহত ও শতাধিক আহত হন। এ ছাড়া দুর্ঘটনায় পার্শ্ববর্তী ভবনসহ রাষ্ট্রীয় সম্পদেরও ক্ষতি হয়।মামলার তদন্ত করছেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক মো. জালাল উদ্দিন। তিন আসামিই জামিনে আছেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কায়সারের আপিলের রায় আজ
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের সাজার বিরুদ্ধে সাবেক কৃষি প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের করা আপিলের রায় আজ মঙ্গলবার। আপিল বিভাগের কার্যতালিকার এক নম্বরে রয়েছে মামলাটি। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ এ রায় ঘোষণা করবেন। গত বছর ৩ ডিসেম্বর আপিল বিভাগে শুনানি শেষে রায়ের জন্য ১৪ জানুয়ারি দিন নির্ধারণ করেছিলেন আপিল বিভাগ
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কায়সারের আপিলের রায় আজ
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর এক রায়ে কায়সারকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দেয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে কায়সারের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ১৯ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করেন কায়সার। আপিলে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে খালাস চান তিনি।কায়সারের বিরুদ্ধে গণহত্যার একটি, হত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনের ১৩টি এবং ধর্ষণের দুটিসহ মোট ১৬টি অভিযোগ আনা হয়
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কায়সারের আপিলের রায় আজ
২০১৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। কায়সারকে গণহত্যার একটি, হত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনের ১৩টি এবং ধর্ষণের দুটিসহ মোট ১৬টি মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়। এরপর সাক্ষ্যগ্রহণ ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে যেকোনো দিন রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমান রাখা হয়।এরপর ২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর রায় দেওয়া হয়
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কায়সারের আপিলের রায় আজ
রায়ে ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ট্রাইব্যুনালে ১৪টি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। এর মধ্যে সাতটি (৩, ৫, ৬, ৮, ১০, ১২ ও ১৬ নম্বর) অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড, চারটি (১, ৯, ১৩ ও ১৪ নম্বর) অভিযোগে আমৃত্যু কারাদণ্ড, একটি (২ নম্বর) অভিযোগে ১০ বছর, একটি (৭ নম্বর) অভিযোগে সাত বছর এবং একটি (১১ নম্বর) অভিযোগে পাঁচ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া দুটি (৪ ও ১৫ নম্বর) অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় এ দুটি অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেওয়া হয়।২০১৩ সালের ১৫ মে প্রসিকিউশনের আবেদনের ভিত্তিতে কায়সারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কায়সারের আপিলের রায় আজ
২১ মে বিকাল রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতাল থেকে গ্রেপ্তার করে হাজির করা হলে ট্রাইব্যুনাল তাকে কারাগারে পাঠায়। এরপর ওই বছরের ৫ আগস্ট শর্ত সাপেক্ষে জামিন পেয়ে ঢাকায় ছেলের বাসায় ছিলেন কায়সার। তবে ট্রাইব্যুনালের রায় ঘোষণার পর সেদিনই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। সেই থেকে তিনি কারাবন্দি।
সংসদ সদস্য ও চিকিৎসক নেতা ইউনুস আলীর শোকসভা অনুষ্ঠিত
সংসদ সদস্য এবং বিএমএ ও স্বাচিপের প্রাক্তন যুগ্ম মহাসচিব ডা. ইউনুস আলী সরকারের মৃত্যুতে আজ সোমবার রাজধানীর শ্যামলীতে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট বক্ষব্যাধি হাসপাতালে চেস্ট অ্যান্ড হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এক শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ডাক্তার কামরুল হাসান খান, বিএমএ-এর সাবেক মহাসচিব ডা. শফিকুর রহমান, ডা. জামালউদ্দিন চৌধুরী, ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া, ডা. নীহাররঞ্জন সরকার, ডা. আবুল হাসনাত মিল্টন, ডা. জহিরুল ইসলাম লিটনসহ অন্যরা।সভাপতিত্ব করেন চেস্ট অ্যান্ড হার্ট অ্যাসোশিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মির্জা মো. হীরন। পরিচালনা করেন সংগঠনের মহাসচিব ও শ্যামলী বক্ষব্যাধি হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. মো. আবু রায়হান। বক্তারা মরহুমের রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনাকালে বলেন, ডাক্তার ইউনুস আলীর মৃত্যুতে চিকিৎসক সমাজ হারাল একজন সৎ ও নির্ভীক নেতা।
শাহরিয়ার কবিরের স্ত্রী ডানা কবির আর নেই
বিশিষ্ট লেখক, সাংবাদিক ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবিরের স্ত্রী ডানা কবির আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার তিনি না ফেরার দেশে চলে গেছেন।অসুস্থ হয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে রোববার ভর্তি হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর তিনি মারা যান।দীর্ঘ রোগভোগের পর ৬৮ বছর বয়সী ডানা কবির গত রোববার রাতে রাজধানীর ল্যাব এইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান