title
stringlengths 7
102
| content
stringlengths 39
8k
|
---|---|
শাহরিয়ার কবিরের স্ত্রী ডানা কবির আর নেই | ডানা কবির দীর্ঘদিন ধরে হৃদযন্ত্র, ফুসফুসের রোগ ও ডায়াবেটিসে ভুগছিলেন।ডানা কবির সাপ্তাহিক বিচিত্রার সম্পাদক প্রয়াত শাহাদাত চৌধুরীর বোন।শাহরিয়ার কবির ও তার মেয়ে দেশে আসলে ডানা কবিরের জানাজা এবং দাফন সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।দেশের বাইরে থাকা শাহরিয়ার কবির ও তার মেয়ে ফিরবেন মঙ্গলবার।বুধবার জোহরের নামাজের পর জানাজা শেষে ডানা কবিরকে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী করবস্থানে দাফন করা হবে। |
আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীকে বিনা মূল্যে জমি দিল বসুন্ধরা গ্রুপ | বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীকে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ৮২.৫০ শতাংশ জমি দিল দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা-বারিধারা আবাসিক প্রকল্পের ‘এন’ ব্লকে এই জমি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ওই জমির পাশে ৬৬ শতাংশ এবং ‘আই’ ব্লকে আরো ১০ কাঠা জমি বদল করে দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরে রাজধানীর বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেডকোয়ার্টার-১-এ তিনটি জমির দলিল হস্তান্তর করা হয়েছে |
আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীকে বিনা মূল্যে জমি দিল বসুন্ধরা গ্রুপ | বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের উপস্থিতিতে বসুন্ধরা গ্রুপ ও ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর ওই দলিল হস্তান্তর করেন। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান ও সাফওয়ান সোবহান।আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম আসিফ ইকবাল, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. ফিরোজ খানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক মাহবুব উর রহমান |
আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীকে বিনা মূল্যে জমি দিল বসুন্ধরা গ্রুপ | জানা যায়, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরেই বসুন্ধরা গ্রুপের বিভিন্ন ল্যান্ড প্রজেক্ট ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইউনিটগুলোতে নিরাপত্তা দিয়ে আসছেন। তাঁদের কাজের আরো সুবিধার্থে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘এন’ ব্লকে স্পোর্টস কমপ্লেক্সের পাশে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে এই ৮২.৫০ শতাংশ জমি দেওয়া হলো।এ ছাড়া এই জমির পাশে আরো ৬৬ শতাংশ জমি বদল করে দেওয়া হলো। ওই দুটি জমিতে তাঁদের একটি ইউনিটের অফিস কমপ্লেক্স স্থাপন করার কথা রয়েছে। আর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘আই’ ব্লকে আরো ১০ কাঠা জমি বদল করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে তাঁদের আবাসিক ভবন নির্মাণ করার কথা। |
আশুলিয়ায় জঙ্গি আস্তানা থেকে নব্য জেএমবির স্ত্রী আটক | রাজধানী ঢাকার অদূরে আশুলিয়ার গকুলনগর এলাকায় জঙ্গি সন্দেহে ঘিরে রাখা একটি দুই তলা ভবনের নিচ তলা থেকে শাইলা শারমীন (২৫) নামে এক নারীকে আটক করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীর সদস্যরা। তিনি নব্য জেএমবির আইটি সদস্য তানভীরের স্ত্রী বলে জানা গেছে।আজ সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মারুফ হোসেন সরদার এ তথ্য জানান। এর আগে, বিকেল ৫টা থেকে গকুলনগর বাজারের পাশে সৌদি প্রবাসী আক্তার হোসেনের বাড়িটি ঘিরে রাখে পুলিশ |
আশুলিয়ায় জঙ্গি আস্তানা থেকে নব্য জেএমবির স্ত্রী আটক | ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মারুফ হোসেন সরদার জানান, ‘বগুড়া পুলিশের সহায়তায় আমাদের গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তারা এই বাড়িটির সন্ধান পান। এখানে নব্য জেএমবির সদস্যরা তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে বলে আমরা জানতে পারি। পরে আজ বিকেল থেকে অভিযান চালিয়ে নব্য জেএমবির সদস্য তানভীরের স্ত্রী শাইলা শারমীনকে আটক করা হয়। এরপর বাড়িটিতে তল্লাশি করে আমরা কিছু পেট্রল বোমা, সংক্রিয় কিছু সরঞ্জামাদি, খেলনা পিস্তলসহ দূর থেকে হামলা চালানোর মত সরঞ্জামাদি পেয়েছি |
আশুলিয়ায় জঙ্গি আস্তানা থেকে নব্য জেএমবির স্ত্রী আটক | তিনি আরো বলেন, দুই বছর ধরে দুই তলা বিশিষ্ট এই বাড়িটি নির্মাণ করা হয়েছে। জানুয়ারির প্রথম দিকে তানভীর ও শাইলা দম্পতি এই বাড়িটি ভাড়া নেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনলজি (আইআইটি) বিভাগের শিক্ষার্থী তানভীর। তানভীর নব্য জেএমবির আইটি সদস্য |
আশুলিয়ায় জঙ্গি আস্তানা থেকে নব্য জেএমবির স্ত্রী আটক | তাকে ধরতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।পাথালিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য লেহাজ উদ্দিন বলেন, ১০/১২ দিন আগে স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে দুজন দুই তলার পুরো বাড়িটি ভাড়া নেন। বাড়িটি দেখাশোনা করেন বাড়ির মালিক আক্তার হোসেনের ভায়রা ভাই মো. শাহজাহান। তিনিই ভাড়া দিয়েছিলেন। |
আবুধাবিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী | প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ ‘আবুধাবি সাসটেইনেবিলিটি উইক’ ও ‘জায়েদ সাসটেইনেবিলিটি প্রাইজ’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন।আজ সকালে আবুধাবি ন্যাশনাল এক্সিবিশন সেন্টার (এডিএনইসি)’র আইসিসি হলে আবুধাবি সাসটেইনেবিলিটি উইক (এডিএসডব্লিউ) ২০২০ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে।আট দিনব্যাপী এই বিশ্বের অন্যতম বিশাল সাসটেইনেবিলিটি সমাবেশ এডিএসডব্লিউ ২০২০ অনুষ্ঠানটি বিভিন্ন দেশের নীতি নির্ধারক, শিল্প বিশেষজ্ঞ, অগ্রণী প্রযুক্তিবিদ ও পরবর্তী প্রজন্মের সাসটেইনেবিলিটি নেতৃবৃন্দের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। ১১ জানুয়ারি থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত এই সাসটেইনেবিলিটি সম্মেলন চলবে |
আবুধাবিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী | বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে পৌঁছালে আবুধাবির যুবরাজ শেখ মোহাম্মদ বিন জায়ৈদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান তাঁকে স্বাগত জানান।এ বছর পাঁচটি ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন দেশের ১০টি সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানকে জায়েদ সাসটেইনেবল প্রাইজ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান ও শেখ হাসিনা ছাড়াও আরো সাতটি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার প্রদান করেন।বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিরিবাতির ইউতান তারাওয়া ইয়েতা জুনিয়র সেকেন্ডারি স্কুলের প্রতিনিধির হাতে পুরষ্কার তুলে দেন |
আবুধাবিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী | স্কুলটি গ্লোবাল হাই স্কুল ক্যাটাগরিতে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরষ্কার পেয়েছে।অনুষ্ঠানে অন্যান্য রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো ইউদোদো, রুয়ান্ডার প্রেসিডেন্ট পল কাগামে, ফিজির প্রধানমন্ত্রী জোসাইয়া রোরেকে বেইনিমারামা, সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যানা ব্রনাবিক, আর্মেনিয়ার প্রেসিডেন্ট আরমেন সারকিসিয়ান ও সিয়েরা লিওনের প্রেসিডেন্ট জুলিয়াস মাদা বিও অংশ গ্রহণ করেন।এ বছর একই ক্যাটাগরিতে পুরষ্কারপ্রাপ্ত আরো পাঁচটি স্কুল হচ্ছে- কলম্বিয়ার এয়ার বাতাল্লা, নাইজেরিয়ার হাকিমি আলিয়ু ডে সেকেন্ডারি, মরক্কোর আল আমল জুনিয়র হাইস্কুল, ইউনাইটেড ওয়ার্ল্ড কলেজ, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার মোস্টার ও নেপালের ব্লুম নেপাল স্কুল।অপর চারটি ক্যাটাগরির আওতায় সুইডেনের জিএলওবিএইচই স্বাস্থ্য ক্যাটাগরিতে, খাদ্যে ঘানার ওকুয়াফো ফাউন্ডেশন, জ্বালানীতে ফ্রান্সের ইলেক্ট্রিসিয়ান্স উইথআউট বর্ডার্স এবং পানি ক্যাটাগরিতে যুক্তরাষ্ট্রের সেরেস ইম্যাজিং পুরস্কার লাভ করে |
আবুধাবিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী | প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে অন্যান্য রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।এ বছর এডিএসডব্লিউ-এর প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স,কম্যুনিটি এন্ড ইয়ুথ’ এবং এর ৬টি প্রধান স্তম্ভ হচ্ছে- জ্বালানি ও জলবায়ু পরিবর্তন, পানি ও খাদ্য, চলাচলের ভবিষ্যত, মহাকাশ, স্বাস্থ্যে বায়োটেকনোলজি ও কল্যাণের জন্য প্রযুক্তি।এডিএসডব্লিউ২০২০-এর বৈশিষ্টের ৬টি স্তরে জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) ও ইউএই ভিশন২০২১ এর সঙ্গে মিল রয়েছে। গ্লোবাল সাসটেইনিবিলিটি এন্ড হিউমেনিটারিয়ানিজম-এর অন্যতম অগ্র সেনানী ইউএই’র স্থপতি মরহুম শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের প্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ স্বীকৃতি হচ্ছে ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ‘জায়েদ সাসটেইনিবিলিটি প্রাইজ’ |
আবুধাবিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী | এই পুরস্কার ওই সব প্রতিষ্ঠান ও হাইস্কুলসমূহের স্বীকৃতি দেয় ও পুরস্কৃত করে যেগুলো কার্যকরভাবে পরিচালিত, উদ্ভাবনীমূলক ও টেকসই সমাধানে প্রেরণা প্রদান করে। ৫টি ক্যাটাগরির পুরস্কার হচ্ছে-স্বাস্থ্য, খাদ্য, জ্বালানি, পানি, গ্লোবাল হাইস্কুল।গত ১১ বছরে এই পুরস্কার ৭৬ বিজয়ীসহ ৩১ কোটি ৮০ লাখ লোককে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করেছে এবং এটি সারা বিশ্বের মানুষকে টেকসই সমাধান ও প্রযুক্তি গ্রহণের প্রতি আকৃষ্ট করেছে।প্রত্যেক বছর জানুয়ারি মাসে আবুধাবি সাসটেইনিবিলিটি উইক চলাকালে এই বার্ষিক পুরস্কার প্রদানের অনুষ্ঠান হয় |
আবুধাবিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী | শেখ হাসিনা তিন দিনের সরকারি সফরেগত রাতে এখানে পৌঁছেন। প্রধানমন্ত্রী আজ সন্ধ্যায় বাহরাইন, ইরান, ইরাক, কুয়েত, লেবানন, ওমান, কাতার, সৌদি আরব ও ইউএইতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে নিয়ে তাঁর হোটেলে রাষ্ট্রদূতদের এক সম্মেলনে যোগ দেবেন।এই সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের মধ্যপ্রচ্যের দেশগুলো থেকে বাংলাদেশে কিভাবে আরো বেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা যায় সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেবেন।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার ইউএই’র প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহান্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম এবং আবুধাবির যুবরাজ শেখ মোহান্মদ বিন জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান ও ইউএই’র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম প্রেসিডেন্টের পত্নী শেখ ফাতিমা বিনতে মুবারক আল কেতবির সাথে দেখা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে |
আবুধাবিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী | বিকেলে প্রধানমন্ত্রী এডিএনইসি’র হল-১১তে আয়োজিত ‘দ্য ক্রিটিক্যাল রোল অব উইমেন ইন ডেলিভারিং ক্লাইমেট এ্যাকশন’ সংক্রান্ত সাক্ষাতকার আধিবেশনে যোগ দেবেন। এই সফরকালে প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে বাংলাদেশের গৃহীত উদ্যোগের ব্যাপারে বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে অবহিত করার সুযোগ নিতে পারেন।প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার রাতে দেশে ফিরবেন। |
এবছর বাংলাদেশে এতো বেশি কুয়াশা কেন? | বাংলাদেশে এ বছর হাড় কাঁপানো শীতের পাশাপাশি ঘন কুয়াশাও বেশ দাপট দেখিয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এ বছর কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা ১০০ মিটারেও নেমে এসেছে।বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মনোয়ার হোসেন জানান, কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা তিন হাজার মিটার বা তার কম হলে তাকে ‘পুওর ভিজিবিলিটি’ বলা হয়।সাধারণত বিমানবন্দরে দৃষ্টিসীমা কমে গেলে বিমান চলাচল ব্যাহত হয় বলেও জানান তিনি |
এবছর বাংলাদেশে এতো বেশি কুয়াশা কেন? | ‘তিন হাজার মিটার বা তার নিচে আসলেই আমরা এভিয়েশন ওয়ার্নিং দেই, দুই হাজার বা তার নিচে আসলে তখন বিমান নামতেও পারে না,’ বলেন তিনি।তিনি বলেন, ‘সোমবার সকালে বাংলাদেশে দৃষ্টিসীমা ১০০ মিটারে নেমে এসেছিল। ’এর আগের বছর গুলোতেও জানুয়ারি মাসে এ ধরণের ভিজিবিলিটি বা দৃষ্টিসীমা ছিল বলেও জানান আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন।সোমবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, সারাদেশে মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা অব্যাহত থাকতে পারে |
এবছর বাংলাদেশে এতো বেশি কুয়াশা কেন? | নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা শবনম মোশফিকা অনি বলেন, অন্য বছরগুলোর তুলনায় এবছর শীতে বেশ ঘন কুয়াশা দেখেছেন তিনি। বিশেষ করে সকাল বেলা কুয়াশা বেশ ঘন থাকে বলে জানান তিনি।‘এতো কুয়াশা থাকে যে এক হাত দূরের কিছু দেখা যায় না,’ বলেন তিনি।কুয়াশা কিভাবে সৃষ্টি হয়? আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘কুয়াশাকে আমরা ‘লো ক্লাউড’ বলি |
এবছর বাংলাদেশে এতো বেশি কুয়াশা কেন? | ’শীতের সময় তাপমাত্রা কম থাকে এবং মাটিতে থাকা আদ্রতা উপরে উঠে গিয়ে কুয়াশা তৈরি করে।এছাড়া ‘অ্যাডভেকশন ফগ’ বা মাটির তুলনায় বাতাস উষ্ণ এবং আদ্রতা বেশি থাকার কারণে যে কুয়াশা তৈরি হয়ে ভেসে বেড়ায়- এ ধরণের কুয়াশা ভারত থেকে বাতাসের তোড়ে বাংলাদেশে চলে আসে বলেও জানান মনোয়ার হোসেন।বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক ও আবহাওয়াবিদ মোহাম্মদ শাহ আলম বিবিসিকে বাংলাকে বলেন, কুয়াশা তৈরির পেছনে বাতাসের আদ্রতা ও তাপমাত্রার পার্থক্য দায়ী থাকে। তবে এবার রাতে তাপমাত্রা কমে যাওয়ার আগেই কুয়াশা তৈরি হয়ে যাচ্ছে |
এবছর বাংলাদেশে এতো বেশি কুয়াশা কেন? | আর বাতাস কম থাকার কারণে কুয়াশা সরে যেতে পারছে না।‘কুয়াশা আইসের (বরফের) একটা অংশ। এটা আমাদের দেশে ছোট থাকে, অন্যান্য দেশে তাপমাত্রা অনেক কমে যায় বলে সেটা বড় আকার ধারণ করে ঝড়ে পড়ে, যাকে স্নো বলে। আমাদের দেশে তাপমাত্রা কিছুটা বেশি থাকে বলে স্নো হয় না, তবে মাঝে মাঝে বৃষ্টির মতো ছোট ছোট ফোটা হয়ে ঝড়ে পড়ে,’ শাহ আলম বলেন |
এবছর বাংলাদেশে এতো বেশি কুয়াশা কেন? | বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা এবং চীনেও কুয়াশা তৈরি হয়।বাংলাদেশে ঘন কুয়াশার কারণ কী? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন বলেন, পৌষ মাসে বা পৌষ মাসের শেষে কুয়াশা অস্বাভাবিক কিছু নয়।তবে ঘন কুয়াশা তৈরির পেছনে কিছু কারণ রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।তিনি বলেন, ‘জলীয়বাষ্প ঘনীভূত হয়ে মেঘের মতো হয় কিন্তু নিচের মাটি ঠাণ্ডা থাকার কারণে এটি উপরে ওঠে না |
এবছর বাংলাদেশে এতো বেশি কুয়াশা কেন? | এর সাথে যোগ হয় ধুলা এবং গাড়ির ধোঁয়া। ’ঢাকা দূষণের শহর হওয়ার কারণে এখানে ধুলা এবং ধোঁয়ার আধিক্য থাকে। যার কারণে কুয়াশাও ঘন হয়।এক্ষেত্রে ভারতের রাজধানী দিল্লির উদাহরণ টেনে ড. হাফিজা খাতুন বলেন, ‘সেখানে ঘন কুয়াশার অন্যতম কারণ পরিবেশ দূষণ |
এবছর বাংলাদেশে এতো বেশি কুয়াশা কেন? | আমাদের দেশেও বিশেষ করে ঢাকা শহরে একই ধরণের পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে’।এছাড়া যেখানে তাপমাত্রার উঠানামা বেশি থাকে সেখানেই কুয়াশা তৈরির সুযোগ বেশি থাকে।একই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. নাজনীন আফরোজ হক বলেন, ‘দূষণ বেশি হলে কুয়াশাও বেশি হবে। ’এশিয়াতে বাংলাদেশ এবং ভারতে ঘন কুয়াশা বেশি হয় |
এবছর বাংলাদেশে এতো বেশি কুয়াশা কেন? | পাকিস্তানে কুয়াশা হলেও ঘন কুয়াশা কম হয় বলে জানান তিনি।কুয়াশা থাকলে কী হয়? কুয়াশার কারণে সূর্যের কিরণ ঢুকতে না পারার কারণে তাপমাত্রা কম থাকে এবং শীত অনুভূত হয়।এছাড়া সূর্যের কিরণ গাছপালায় পৌঁছাতে না পারায় পাতায় সালোক-সংশ্লেষণের পরিমাণ কমে যায়। এতে একদিকে গাছের খাদ্য কম পরিমাণে তৈরি হয়ে এবং গাছ পুষ্টি কম পায়, অন্যদিকে একই কারণে অক্সিজেনের উৎপাদনও কমে যায় |
এবছর বাংলাদেশে এতো বেশি কুয়াশা কেন? | পরিবেশবিদ ড. হাফিজা খাতুন বলেন, ‘শীতে কুয়াশার কারণে রবি শস্যের উৎপাদন কমে যায়। ’‘পোকা-মাকড়ের ক্ষেত্রেও তাই। কারণ তাদেরও ইকোলজিক্যাল একটা ব্যাপার থাকে,’ তিনি বলেন।এই পোকামাকড়ের কারণে শস্যে পরাগায়ন কমে যায়। আবার নানা ধরণের ক্ষতিকর পোকার আক্রমণেও ফসল কম হয়।ধুলাবালি নিয়ন্ত্রণ করা গেলে, শিল্প-কারখানা ও যানবাহনের ধোঁয়া বাতাসে মিশতে না দিলে এবং নির্মাণ কাজ থেকে তৈরি হওয়া ধুলা নিয়ন্ত্রণ করা গেলে কুয়াশার ঘনত্ব কমিয়ে আনা সম্ভব বলেও মনে করেন তিনি।সূত্র: বিবিসি বাংলা |
শিক্ষার্থীদের ‘অসন্তোষের’ কথা জানতে কমিটি গঠন করবে ঢাবি প্রশাসন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ও সহ-শিক্ষা কার্যক্রম সংক্রান্ত যেকোনো অনুযোগ, অসন্তোষ ও আপত্তি জানতে কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। এই কমিটির কাছে শিক্ষার্থীরা লিখিত ও মৌখিকভাবে নিজেদের সম্পর্কিত তথ্য জানাতে পারবেন।আজ সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ডিন’স কমিটির সভায় এই কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয় |
শিক্ষার্থীদের ‘অসন্তোষের’ কথা জানতে কমিটি গঠন করবে ঢাবি প্রশাসন | বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় সকল অনুষদের ডিন এবং ইনস্টিটিউটগুলোর পরিচালকের নেতৃত্বে ‘গ্রিভান্স কমিটি ’ অর্থ্যাৎ অভিযোগ কমিটি গঠন করা হবে। ৫-সদস্য বিশিষ্ট প্রতিটি কমিটিতে ২ জন নারী শিক্ষক থাকবেন।এতে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ও সহ-শিক্ষা কার্যক্রম সংক্রান্ত যেকোনো অনুযোগ, অসন্তোষ ও আপত্তি এই কমিটির কাছে লিখিত ও মৌখিকভাবে জানাতে পারবে। জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নেও এ পদক্ষেপটি বিশ্ববিদ্যালয়কে এক ধাপ এগিয়ে নিবে।এছাড়া, সভায় টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাকে (এসডিজি) সামনে রেখে গ্র্যাজুয়েটদেরকে সক্ষম ও দক্ষ করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে অনুষদ ও বিভাগসমূহ সমাজ ও জাতির চাহিদা বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষা, গবেষণা, সহ-শিক্ষা কার্যক্রম জোরদারসহ প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে কারিকুলাম পুনর্বিন্যাস করা হবে। |
শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে | সারাদেশে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। সর্বোনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায় ৭ দশমিক ২ এবং সর্বেচ্চ তাপমাত্রা টেকনাফে ২৬ দশমিক ২।আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, দেশের রাজশাহী, পাবনা, নওঁগা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলসহ রংপুর বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে। মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে |
শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে | পূর্বাভাসে বলা হয়, সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়া অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুস্ক থাকতে পারে। পরবর্তী ৭২ ঘন্টায় রাত এবং দিনের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে |
শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে | আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।ঢাকায় আগামীকাল সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫ টা ৩২ মিনিটে এবং সূর্যোদয় ৬ টা ৪৪ মিনিটে। |
কাল সিংগাপুর যাচ্ছেন ওবায়দুল কাদের | বাইপাস সার্জারি-পরবর্তী ফলো-আপ চিকিৎসার জন্য আগামীকাল মঙ্গলবার সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।আজ সোমবার সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ উপ-প্রধান তথ্য অফিসার মো. আবু নাছের এ তথ্য নিশ্চিত করেন।মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে তিনি সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন। একদিন পর বুধবার রাত ১০টায় তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে। ২০১৯ সালের ২০ মার্চ কার্ডিও থোরাসিক সার্জন ডা. সিবাস্টিন কুমার সামির নেতৃত্বে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে কাদেরের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন হয়। |
বঙ্গবন্ধুর জন্ম-শতবর্ষ : কলকাতায় পাঁচ দিনব্যাপী চিত্র প্রদর্শনী শুরু | বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম-শতবর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে ভারতের কলকাতায় আজ থেকে পাঁচ দিনব্যাপী চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।সোমবার বিকেলে কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন কার্যালয়ে ‘বাংলাদেশ গ্যালারি মঞ্চে’ এ চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।উপ-হাইকমিশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান। উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন |
বঙ্গবন্ধুর জন্ম-শতবর্ষ : কলকাতায় পাঁচ দিনব্যাপী চিত্র প্রদর্শনী শুরু | প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজে লাগিয়ে ছিলেন।বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই ১৯৭১ সালে বিশ্ব মানচিত্রে নতুন দেশ হিসেবে বাংলাদেশ স্থান করে নেয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির নতুন এক বিস্ময় ও হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি।অন্যান্যের মধ্যে আন্তর্জাতিক খ্যাতি-সম্পন্ন চিত্রশিল্পী শাহাবুদ্দীন আহমেদ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে উপজীব্য করে ‘সোনার বাংলা আর্ট ক্যাম্প-২০২০’ শিরোনামের এ চিত্র প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ ও ভারতের প্রথিতযশা চিত্রশিল্পীদের চিত্রকর্ম স্থান পেয়েছে।আগামী ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত এ প্রদর্শনী চলবে। প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এ প্রদর্শনী দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। |
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে সাঈদ খোকনের শ্রদ্ধা | জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন।আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত করায় সোমবার ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের সামনে রক্ষিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে তিনি এই শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।এর আগে সাঈদ খোকন ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নিকট থেকে সদস্য পদে মনোনিত পত্র গ্রহণ করেন।আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা গত ২০ ও ২১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত দলের ২১তম জাতীয় কাউন্সিল কর্তৃক প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সাঈদ খোকনকে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য করেন। মোহাম্মদ সাঈদ খোকন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচিত মেয়র মোহাম্মদ হানিফের ছেলে। |
অ্যাপোলোতে ব্লাড ক্যান্সার সারভাইবারদের নিয়ে পেশেন্ট ফোরাম অনুষ্ঠিত | সম্প্রতি অ্যাপোলো হসপিটালস্ ঢাকার উদ্যোগে ব্লাড কান্সার সারভাইবারদের নিয়ে পেশেন্ট ফোরামের আয়োজন করা হয়। এই ফোরামে অটোলোগাস ও অ্যালোজেনিক বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট করা ও কেমোথেরাপির মাধ্যমে সুস্থ হয়ে ওঠা বেশ কিছু রোগী তাদের অভিজ্ঞতার কথা জানান।অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য রাখেন অ্যাপোলো হসপিটালস ঢাকার হেমাটোলজি এন্ড স্টেম সেল ট্রান্সপ্ল্যান্ট বিভাগের কনসালটেন্ট ও কো-অর্ডিনেটর ডা. আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ। এ সময় বিভিন্ন সেবা নিয়ে কথা বলেন হাসপাতালটির মেডিক্যাল সার্ভিসেস বিভাগের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার ডা. আরিফ মাহমুদ |
অ্যাপোলোতে ব্লাড ক্যান্সার সারভাইবারদের নিয়ে পেশেন্ট ফোরাম অনুষ্ঠিত | অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার আখতার জামিল আহমেদ। এতে বিভিন্ন বিভাগের চিকিত্সক ও অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ডা. আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ জানান, বেসরকারি পর্যায়ে প্রথম বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট চালু করেছে অ্যাপোলো হসপিটালস্ ঢাকা। এখানে মাইলোমা, লিম্ফোমা, লিউকেমিয়া রোগীদের অটোলোগ্যাস পদ্ধতিতে বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট চিকিত্সা দেয়া হচ্ছে যাতে সফলতার হার প্রায় শতভাগ। তিনি আরো জানান, এই চিকিৎসার খরচও অন্যান্য দেশের তুলনায় কম। |
খালেদার মুক্তির দাবিতে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের বিক্ষোভ | বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা সোমবার দুপুরে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন।সমাবেশ থেকে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন, খালেদা জিয়া আজ মৃত্যু শয্যায়। অবিলম্বে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন। তা না হলে আইনজীবীরা রাজপথে নামতে বাধ্য হবে |
খালেদার মুক্তির দাবিতে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের বিক্ষোভ | অবিলম্বে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে তার সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা হোক। অন্যথায় গণজাগরণে স্বৈরশাসকের পতন হবে।সংগঠনের সদস্য সচিব ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আহমেদ আযম খান, সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ড. ফারহাত হোসেন, উম্মে কুলসুম রেখা, এ বি এম রাফিকুল হক তালুকদার রাজা, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, আইয়ুব আলী আশ্রাফী, ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, মো. ফারুক হোসেন, মির্জা আল মাহমুদ, শরীফ ইউ আহমেদ, আনিছুর রহমান খান, ফাইয়াজ জিবরান, গোলাম আক্তার জাকির, মহিউদ্দিন মহিম, মাহবুবুর রহমান দুলাল প্রমুখ।ফজলুর রহমান বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ব্যাপারে অবিচার করা হচ্ছে। বিচার বিভাগ যদি খালেদা জিয়ার বিষয়ে অবিচার করে তবে সত্যি আমরা সেই বিচার মানতে বাধ্য নাই। বাংলাদেশের মানুষ সেই বিচার মানবে না। |
ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ তদন্ত ও বিচারে সহায়ক হবে : প্রধান বিচারপতি | বিচার ব্যবস্থায় ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ প্রবর্তনের চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠতে পারলে তা বৃহৎ পরিসরে তদন্ত কর্মকর্তা ও বিচারকদের কাজে সহায়ক হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। তিনি সোমবার বিকালে ঢাকার একটি হোটেলে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ও ব্রিটিশ হাইকমিশনের পৃষ্ঠপোষকতায় আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের ব্যবহার সম্পর্কিত কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান।প্রধান বিচারপতি বলেন, সাক্ষ্যপ্রমাণ আইনি ব্যবস্থার মূল বিষয়। বিচার ব্যবস্থা কার্যকরভাবে পরিচালনায় সাক্ষ্য আইন মূখ্য ভূমিকা পালন করে |
ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ তদন্ত ও বিচারে সহায়ক হবে : প্রধান বিচারপতি | ১৮৭২ সালের সাক্ষ্য আইন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এক শতকেরও বেশি পুরনো সেই আইন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির দ্রুত উৎকর্ষের এই যুগে একুশ শকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় হালনাগাদ করা প্রয়োজন।প্রধান বিচারপতি বলেন, ২০০৬ সালের তথ্য ও যোগাযোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১২ সালের মানবপাচার প্রতিরোধ আইন বিশেষ কিছু আইনে ট্রাইব্যুনালের সন্তুষ্টি সাপেক্ষে সাক্ষ্যপ্রমাণ হিসেবে অডিও-ভিজুয়্যাল ইনস্ট্র–মেন্টের রেকর্ড বা ইলেকট্রনিক ডিভাইসের রেকর্ড বিবেচনায় নেওয়ার বিধান রয়েছে।তিনি বলেন, এটি অস্বীকার করার উপায় নেই যে ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার মূল বিষয় হলো তদন্ত। ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় তদন্ত ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় তদন্ত কর্মকর্তারা কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে |
ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ তদন্ত ও বিচারে সহায়ক হবে : প্রধান বিচারপতি | তদন্ত ব্যর্থ হলে বিচারকাজও কঠিন হয়ে পড়ে।যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার বলেন, বিচারকাজে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশের আদালত মহলে ব্যাপক সমর্থন রয়েছে। কারণ এটি কৌসুলি ও বিচারকদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য সাক্ষ্যপ্রমাণের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়াবে। এছাড়া ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ ব্যবহার আরো দ্রুত অপরাধের বিচার করতে সহায়তা করবে ও মামলাজট কমাবে |
ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ তদন্ত ও বিচারে সহায়ক হবে : প্রধান বিচারপতি | ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন বাংলাদেশে বিচার ব্যবস্থায় ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের বর্ধিত ব্যবহারের প্রতি সমর্থন জানান। তিনি বলেন, যথাযথভাবে ব্যবহার করা হলে এটি বিচার প্রশাসনের দক্ষতা ও সততা বাড়াতে বড় ভ‚মিকা রাখতে পারে।উদ্বোধন অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আবাসিক আইনি উপদেষ্টা মারিয়া লার্নার। তিন দিনের এই কর্মশালা পরিচালনা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের দু’জন ফেডারেল বিচারক ও তিন জন ফেডারেল কৌসুলি, যুক্তরাজ্যের একজন ফৌজদারি বিচারবিষয়ক উপদেষ্টা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের একজন অধ্যাপক। বিশেষ পরিস্থিতিতে বর্তমানে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ অনুমোদিত এমন কিছু ট্রাইব্যুনাল থেকে আমন্ত্রিতরা এই কর্মশালায় অংশ নিচ্ছেন। এগুলো হলো সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল, সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল ও পরিকল্পনাধীন মানবপাচারবিরোধী ট্রাইব্যুনাল। |
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন বিমানের ১০ কর্মকর্তা | এক শ ১৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় বিমানের ১০ কর্মকর্তাকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ তাদের অন্তবর্তীকালীন জামিন দেন।যারা জামিন পেয়েছেন তারা হলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্সের সাবেক সহকারী ব্যবস্থাপক (বাণিজ্যিক, কার্গো শাখা) লুৎফে জামাল, সাবেক সহকারী ব্যবস্থাপক মোশাররফ হোসেন তালুকদার (কার্গো শাখা), সাবেক সহকারী ব্যবস্থাপক রাজীব হাসান (বাণিজ্যিক, কার্গো শাখা), সাবেক সহকারী ব্যবস্থাপক নাসির উদ্দিন তালুকদার (বাণিজ্যিক, কার্গো শাখা), সাবেক সহকারী ব্যবস্থাপক কে এন আলম (বাণিজ্যিক, কার্গো শাখা), সহকারী ব্যবস্থাপক ফজলুল হক (বর্তমানে কার্গো আমদানি শাখা), সাবেক সহকারী ব্যবস্থাপক সৈয়দ আহমদ পাটোয়ারি (বাণিজ্যিক, কার্গো শাখা), সাবেক সহকারী ব্যবস্থাপক মনির আহমেদ মজুমদার (বাণিজ্যিক, কার্গো শাখা), সাবেক ব্যবস্থাপক এ কে এম মঞ্জুরুল হক (আমদানি) ও সাবেক সহকারী ব্যবস্থাপক শাহজাহান (বাণিজ্যিক, কার্গো শাখা)।গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর বিমানের সাবেক মহাব্যবস্থাপক (কার্গো) ও পরে মার্কেটিং অ্যান্ড সেলসের পরিচালক (বর্তমানে অবসর) মোহাম্মদ আলী আহসান ও সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) ইফতেখার হোসেন চৌধুরীর জামিন মঞ্জুর করেছিলেন আদালত |
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন বিমানের ১০ কর্মকর্তা | গত বছরের ৩ ডিসেম্বর দুদকের উপপরিচালক নাসির উদ্দিন বাদী হয়ে বর্তমান ও সাবেক ১৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এই মামলাটি দায়ের করেন।মামলার এজাহারে বলা হয়, কার্গো শাখায় ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত অর্থ লুটপাটের ঘটনা ঘটে। ওই সময় কার্গো শাখার তৎকালীন মহাব্যবস্থাপক (জিএম) ছিলেন মো. আলী আহসান। বিমানের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষায় এই লোপাটের ঘটনা উদ্ঘাটন হওয়ার পর ২০১৭ সালের এপ্রিলে মো. আলী আহসানকে এই শাখা থেকে বদলি করে আরো বড় পদে দায়িত্ব দেওয়া হয় |
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন বিমানের ১০ কর্মকর্তা | করা হয় বিক্রয় ও বিপণন শাখার পরিচালক।মামলার এজাহারে আরো বলা হয়েছে, ছয় বছরে অনির্ধারিত মালবাহী ফ্লাইটে (ননশিডিউল ফ্রেইটার) আসা এবং বিদেশে যাওয়া মালামাল থেকে আদায়যোগ্য মাশুল এক কোটি ৫০ লাখ ৯৩ হাজার মার্কিন ডলার (১১৮ কোটি টাকার বেশি) বিমানের কোষাগারে জমা পড়েনি। আসামিরা পরস্পরের যোগসাজশে সরকারের ওই পরিমাণ অর্থ আদায় না করে বিমান তথা সরকারের ক্ষতিসাধন করেন। |
আওয়ামী লীগ নীতিগতভাবে ইভিএমের পক্ষে : ওবায়দুল কাদের | আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ নীতিগতভাবে ইভিএমের পক্ষে।তিনি বলেন, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে আধুনিক প্রযুক্তিতে বিশ্বাসী। তবে নির্বাচন কমিশন যদি মনে করে, তারা ইভিএম সিস্টেমে নির্বাচন না করে আগের সিস্টেমে নির্বাচন করবে। এটা একান্তই তাদের ব্যাপার |
আওয়ামী লীগ নীতিগতভাবে ইভিএমের পক্ষে : ওবায়দুল কাদের | কমিশন যেটা সিদ্ধান্ত নেবে, আমরা সেটা মেনে নেব।আজ সোমবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ কৃষক লীগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে কৃষকের স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক আলোচনা সভা ও বিনা মূল্যে কৃষকের স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।ইভিএম প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমার কথা হয়েছে, তিনি পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন, সেখানে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না |
আওয়ামী লীগ নীতিগতভাবে ইভিএমের পক্ষে : ওবায়দুল কাদের | কমিশনের দায়িত্ব অনুযায়ী আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। এখানে সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দের সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ, কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী আবুধাবি যাওয়ার সময় এয়ারপোর্টে উপস্থিত সব বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়ে গেছেন, যেন তারা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সার্বিক সহযোগিতা করে |
আওয়ামী লীগ নীতিগতভাবে ইভিএমের পক্ষে : ওবায়দুল কাদের | কেউ যেন বাড়াবাড়ি এবং হস্তক্ষেপ না করে। জনগণ যাকে খুশি তাকে ভোট দেবে। ফলাফল যাই হবে, সরকারি দল হিসেবে জনগণের রায় মাথা পেতে নেব। আমরা প্রশ্নবিদ্ধ ও বিতর্কিত নির্বাচন চাই না |
আওয়ামী লীগ নীতিগতভাবে ইভিএমের পক্ষে : ওবায়দুল কাদের | ‘বিএনপির প্রার্থীদের ওপর হামলা করা হচ্ছে’ বিএনপি নেতাদের এমন অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, সরকারি বা বিরোধী দল যেই আচরণবিধি লঙ্ঘন করবে, এটা দেখার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। তারা দায়িত্ব অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।নির্বাচন পেছানো প্রসঙ্গে কাদের বলেন, নির্বাচন পেছানোর সম্পূর্ণ দায়িত্ব ও এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের। নির্বাচনের তারিখ, আচরণবিধি, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড- এসব ব্যাপারে সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ নেই |
আওয়ামী লীগ নীতিগতভাবে ইভিএমের পক্ষে : ওবায়দুল কাদের | এসব দেখবে শুধুমাত্র নির্বাচন কমিশন।নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডয়ের বিষয়ে যুক্তি তুলে ধরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদের যুক্তি হলো বিএনপির মহাসচিব যদি নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, তাহলে আওয়ামী লীগের জেনারেল সেক্রেটারি কেন অংশ নিতে পারবেন না?তিনি বলেন, দুনিয়ার সব গণতান্ত্রিক দেশের প্রধানমন্ত্রীকে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নিতে দেখেছি। ভারতের ত্রিপুরার বিধানসভা নির্বাচনে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দেখেছি নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন এবং নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রেখেছেন। উন্নত দেশের নির্বাচনী প্রচারণায় এমপি-মন্ত্রীদের প্রচারণা চালানোতে কোনো বাধা নেই। আমাদের এখানে কেন এমনটা হলো? এটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হতে পারে না। |
আশুলিয়ায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশ | রাজধানী ঢাকার অদূরে আশুলিয়ায় জঙ্গিদের আস্তানা সন্দেহে দুই তলা বিশিষ্ট একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।আজ সোমবার সন্ধ্যা থেকে পাথালিয়া ইউনিয়নের গকুলনগর বাজার সংলগ্ন বাড়িটি ঘিরে রাখা হয়েছে। বাড়িটির মালিক আক্তার হোসেন নামে একজন প্রবাসী ব্যক্তি।ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সাভার সার্কেল) সাইদুর রহমান তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন |
আশুলিয়ায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশ | তবে বিস্তারিত পরে জানানো হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে ঘিরে রাখা বাড়িটির কাছে কোনো সাংবাদিককে যেতে দিচ্ছে না দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা। ঘটনাস্থলে উপস্থিত আছেন ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি ও জেলা পুলিশ সুপারসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তগণ। |
বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী : আইনমন্ত্রী | আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এমপি বলেছেন, বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। সরকার একটি দক্ষ বিচার বিভাগ দেখতে চায়। একটি দক্ষ বিচার বিভাগ (বেঞ্চ) পেতে হলে দক্ষ আইনজীবী (বার) দরকার। আর দক্ষ আইনজীবী হতে হলে একটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরি থাকতে হবে |
বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী : আইনমন্ত্রী | যেখান থেকে বই নিয়ে আইনজীবীরা বিভিন্ন রেফারেন্স শুনানিতে উপস্থাপন করবেন। বার ও বেঞ্চের সমন্বয় হলে একটি দক্ষ বিচার ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। একারণেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির লাইব্রেরীর জন্য ৩০ লাখ টাকা উপহার দিয়েছেন। তিনি বলেন, এটাই শেষ নয় |
বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী : আইনমন্ত্রী | আগামী চার বছর ধরে প্রতিবছর এই পরিমাণ (৩০ লাখ) অনুদান অব্যাহত থাকবে।সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির লাইব্রেরিতে বই কিনতে আইন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া ৩০ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন আইনমন্ত্রী। আজ সোমবার দুপুরে সমিতি ভবন মিলনায়তনে সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট এএম আমিনউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, আইন সচিব মো. গোলাম সারওয়ার বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার এএম মাহবুবউদ্দিন খোকন |
বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী : আইনমন্ত্রী | আইনমন্ত্রী বলেন, আইনজীবী পেশার সঙ্গে আমার সম্পর্ক নতুন নয়, এটা দুই/তিন পুরুষের সম্পর্ক। আমার সব কিছুই এই পেশা থেকে। আমি আপনাদেরই একজন। সুতরাং আইনজীবীদের যেসব সমস্যা আছে তা আপনারা চিহ্নিত করুন |
বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী : আইনমন্ত্রী | এরপর আমার কাছে নিয়ে আসুন। আমরা আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে সব সমাধান করবো। বর্তমান সরকার আইনজীবীদের কল্যাণে সব করতে প্রস্তুত রয়েছে।তিনি আইনজীবী সমিতির জন্য ভবন নির্মানের দাবির বিষয়ে বলেন, আপনারা একটি প্রকল্প তৈরি করুন |
বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী : আইনমন্ত্রী | সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ থাকলে তা মিটিয়ে ফেলুন। তাহলে টাকার অভাব হবে না। এরপর সরকার আপনাদের টাকা দেবে। কিন্তু প্রকল্প তৈরি না করে টাকা চাইলে সরকার হাওয়ার ওপর টাকা দিতে পারে না |
বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী : আইনমন্ত্রী | তিনি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই সুপ্রিম কোর্ট ভবন উদ্বোধন করেছিলেন। সুতরাং বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের উন্নয়নে কাজ করবে। এই সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীণতায় বিশ্বাসী।অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম আদালত অঙ্গনে সুন্দর পরিবেশ বজায় রাখতে আইনজীবীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, দায়িত্ব নিজের হাতে তুলে নেবেন না |
বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী : আইনমন্ত্রী | আইনজীবীদের বসার চেম্বার (কিউবিক্যালস) নির্বাচনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবেন না। আইনজীবীদের নেতৃত্বের পরিবর্তন হতে হবে। সরকারের ওপর আস্থা রাখুন। সরকার আপনাদের জন্য সবকিছুই করবেন। |
কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট বাণিজ্যের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে | কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট বাণিজ্যের অভিযোগও পাওয়া যাচ্ছে। এদের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। তবে শিক্ষার গুণগতমান বজায় রাখার স্বার্থে তথা সার্টিফিকেট বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য কমিশন থেকে নিয়মিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ মনিটরিং করা হচ্ছে |
কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট বাণিজ্যের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে | আজ সোমবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য নাছিমুল আলম চৌধুরীর প্রশ্নের লিখিত জবাবে এ তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি জানান, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের রায় অনুযায়ী সরকার কর্তৃক বন্ধ করা হয়েছে।শিক্ষামন্ত্রী দাবি করেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি প্রোগ্রামের জন্য মোট ক্রেডিট আওয়ারস ও সেমিস্টার পূর্ব থেকে নির্ধারণ করার মাধ্যমে প্রতিটি প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট সংখ্যক আসনের ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করায় শিক্ষার নামে সার্টিফিকেট বাণিজ্য বহুলাংশে বন্ধ হয়েছে। কমিশন কর্তৃপক্ষসহ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ আকস্মিকভাবে পরিদর্শন করা হচ্ছে |
কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট বাণিজ্যের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে | ডা. দীপু মনি জানান, কতিপয় অসাধু চক্রের যোগসাজোসে পরিচালিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ আউটার ক্যাম্পাস বন্ধ করা হয়েছে এবং অননুমোদিত ক্যাম্পাসসমূহ বন্ধের বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। দূরশিক্ষণে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা বন্ধ করা হয়েছে। প্রত্যেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন অনুযায়ী অভ্যন্তরীণ গুণগতমান নিশ্চিতকরণ সেল/ইউনিট গঠন করা হয়েছে। শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের জ্ঞাতার্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে সময় সময় জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে কমিশনের ওয়েবসাইটে আপলোড রাখা হচ্ছে |
কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট বাণিজ্যের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে | সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর অপর প্রশ্নের লিখিত জবাবে শিক্ষামন্ত্রী জানান, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বর্তমানে ছাত্র/ছাত্রীর অনুপাত ১ : ১ দশমিক ১৮। গ্রামকে শহরের ন্যায় গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে কলেজ জাতীয়করণ করেছে। এতে গ্রামের শিক্ষার্থীরাও শহরের মতো পড়াশোনার সুযোগ সুবিধা পাবে। তিনি জানান, নারী প্রগতির ক্ষেত্রে বাধা হিসেবে ধর্ষণ, নিগ্রহ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মস্থলে চলার পথে নিরাপত্তাহীনতা, সাইবার ক্রাইম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নামধারীদের হাতে ছাত্রী নিগ্রহ এসবের যথাযথ প্রতিকার ও আইনের যথাযথ প্রয়োগ আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে।সরকারি দলের সদস্য মমতাজ বেগমের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী জানান, বিশ্বের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শিক্ষা ক্ষেত্রে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব উত্তরণে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সমগ্র বাংলাদেশের এমপিওভুক্ত প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রায় ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারির বেতন-ভাতা প্রক্রিয়াকরণ অনলাইনে করা হয়েছে। |