text
stringlengths 11
126k
| title
stringlengths 1
182
|
---|---|
অঘোষ তালব্য ঊষ্মধ্বনি একটা ব্যঞ্জনধ্বনি। এই ব্যঞ্জনধ্বনিটা বিশ্বের অনেকগুলো কথ্য ভাষায় ধ্বনিমূলক হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
আইপিএতে [ç]
বাংলা লিপিতে এই ধ্বনির কোনও বিশেষ বর্ণ নেই।
বাংলা ভাষায়
এই ধ্বনিটির উচ্চারণস্থান বাংলা "শ," ও "হ,"-এর মধ্যে অবস্থিত। এটি বর্তমান বাংলা ভাষায় প্রচলিত নয়।
অন্যান্য ভাষায়
জার্মান ভাষায় এই ধ্বনিটি [x]-এর একটি পূরকধ্বনি, যেমন ich [ɪç] "আমি", spreche [ʃpʁeçə] "কথা বলি", Mädchen [mɛdçən] "মেয়ে" ইত্যাদি। এটি জার্মান ভাষা ছাড়াও বিশ্বের অনেক ভাষায় ব্যবহার করা হয়।
বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালা
বিষয়শ্রেণী:ধ্বনিবিজ্ঞান | অঘোষ তালব্য ঊষ্মধ্বনি |
ভরি (Bhori) হলো স্বর্ণালঙ্কার কিংবা রৌপ্যালঙ্কার বা রূপা পরিমাপের প্রচলিত একক।
০৬ রতি = ০১ আনা;
১৬ আনা = ০১ ভরি;
০১ ভরি = ১১.৬৬ গ্রাম(প্রায়)
ব্যবহার
বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশের বেশ কিছু দেশে অলঙ্কারাদিতে ‘ভরি’ শব্দের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।
একক
ভরির একক হিসেবে প্রাচীনকালে ১ টাকার সমপরিমাণ বা আঞ্চলিক ভাষায় কাচা পয়সাকে ভরির একক হিসেবে মূল্যায়িত করা হতো। ভরির ক্ষুদ্রতম একক রতি। ৬ রতি সমওজনে ১ আনা এবং ১৬ আনায় ১ ভরি হয়। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ১ ভরি = ১১.৬৬ গ্রাম (প্রায়)।
বিবাহে এর মূল্যায়ন
হিন্দু-মুসলিম সম্প্রদায়সহ বিশ্বের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের বিয়ে-শাদীতে কনে পক্ষ বর পক্ষকে কিংবা বর পক্ষ কনে পক্ষকে কত ভরি ওজনের অলঙ্কার বিশেষতঃ স্বর্ণালঙ্কার প্রদান করলো তা সামাজিকভাবে বেশ মুখরোচক সংবাদ হয়ে দাঁড়ায়।
স্বর্ণকারদের কাছে
স্বর্ণকার, যিনি স্বর্ণের ব্যবসা কিংবা স্বর্ণালঙ্কার তৈরী করেন তাদের কাছে ভরির ওজন ভিন্নতর হয়। গ্রাহকের কাছে বিক্রয়ের সময় তারা পুরো বাজার দর হিসেবে ১ ভরি স্বর্ণ বা রূপার দাম নির্ধারণ করেন। অথচ গ্রাহক যখন ঐ ১ ভরি স্বর্ণ বা রূপা বিক্রয় করেন তখন তাতে অলঙ্কারের আকরিক খাদ নির্ধারণ করে মূল্য প্রদান করেন।
বিষয়শ্রেণী:একক
বিষয়শ্রেণী:পরিমাপ | ভরি |
thumb|right|একটি জটিল সংখ্যাকে দুইটি বাস্তব সংখ্যার একটা ক্রমাত্মক জোড় হিসেবে দেখা যেতে পারে। ক্রমজোড়টি আরগঁ সমতলে একটি ভেক্টর নির্দেশ করে। এখানে (a,b) ভেক্টরটি জটিল সংখ্যা a+ib কে নির্দেশ করছে
কোন জটিল সংখ্যা z-কে একটি দ্বিমাত্রিক কার্তেসীয় স্থানাংক ব্যবস্থার উপর একটি অবস্থান ভেক্টর হিসেবে দেখানো যায়। এই দ্বিমাত্রিক কার্তেসীয় স্থানাংক ব্যবস্থাটিকে জটিল সমতল () বলা হয়। ফরাসি গণিতবিদ জঁ-রোবের আরগঁ-র নামানুসারে একে আরগঁ সমতল-ও ( এবং দেখুন)।
একটা জটিল সংখ্যা z-কে তাই কার্তেসীয় স্থানাংক ব্যবস্থায় একটি বিন্দু হিসেবে ভাবা যায়, যে ব্যবস্থায় জটিল সংখ্যাটির x = Re(z) হচ্ছে x-অক্ষ এবং একইভাবে y = Im(z) হচ্ছে y-অক্ষ। এভাবে কার্তেসীয় আকারে প্রকাশ করা কোন জটিল সংখ্যাকে সংখ্যাটির কার্তেসীয় রূপ বা আয়তাকার রূপ বা বীজগাণিতিক রূপ বলা হয় ।
তথ্যসূত্র
পরিভাষা
Complex plane - জটিল সমতল
বিষয়শ্রেণী:জটিল সংখ্যা | জটিল সমতল |
thumb|300px|right|২০০৩ সাল পর্যন্ত বিশ্বের দেশগুলোর মোট জাতীয় আয়ের মুদ্রা ক্রয়ক্ষমতা বা পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটির একটি তুলনামূলক ক্রমচিত্র। সূত্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে আদর্শ ধরা হয়েছে, তাই তাঁর মান ধরা হয়েছে ১০০। বারমুডা আছে সর্বোচ্চ স্থানে। তাঁদের মান ১৫৪, অর্থাৎ বারমুডায়, একটি পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের ঐ একই পণ্যের চেয়ে ৫৪% বেশি দামে বিক্রয় হয়।
ক্রয়ক্ষমতা সমতা বা পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটি (), যা পিপিপি নামে সমধিক পরিচিত, আন্ত:দেশীয় মুদ্রার প্রকৃত ক্রয়ক্ষমতা পরিমাপের একটি জনপ্রিয় সূচক। এটি একটি তত্ত্বীয় পদ্ধতি, যার মাধ্যমে দুইটি ভিন্ন মুদ্রার দীর্ঘমেয়াদে বিনিময় হারের সাহায্যে তাদের ক্রয়ক্ষমতা পরিমাপ করা হয়। অর্থাৎ ক্রয়ক্ষমতা সমতার তত্ত্ব অনুযায়ী দুটি ভিন্ন মুদ্রার দীর্ঘমেয়াদী স্থায়ী বিনিময় হার-ই মূলত ঐ দুই মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতার হার। ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে সুইডেনের অর্থনীতিবিদ গুস্তাফ কাসেল এই তত্ত্বটি প্রচার করেন। এটি একটি পণ্যের একটি নির্দিষ্ট মূল্যমানের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। অর্থাৎ, কোনো নির্দিষ্ট আদর্শ বাজারে, কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের একটিই মাত্র মূল্যমান থাকবে।
পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটি একটি জনপ্রিয় অর্থনৈতিক সূচক, এবং যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল সহ বিভিন্ন গবেষণা সংস্থা দেশসমূহের তুলনাযোগ্য জাতীয় আয় পরিমাপের জন্য এই সূচকটি প্রায়শ: ব্যবহার করে থাকে, তবু এর সমর্থনে গবেষণালব্ধ ফলাফল আদৌ নিরঙ্কুশ নয়। গত প্রায় একশত বৎসরে এ তত্ত্বটি নিয়ে শত শত গবেষণা হলেও নিশ্চিত হওয়া যায় নি যে বাস্তবে এই তত্ত্বটি প্রমাণযোগ্য।
ব্যাখ্যা
যদি এক বাক্স পণ্যের মূল্য এক ডলার হয়, এবং ঐ একই পরিমাণ ও মানের পণ্যের মূল্য যদি পাউন্ড এককে এক পাউন্ড হয়, তবে ক্রয়ক্ষমতা সমতার বিনিময় হার হবে পাউন্ড/ডলার। যদি কোনো পণ্যের আঞ্চলিক বিনিময় হার তুল্য মুদ্রার মানের থেকে বেশি হয়, তবে কম বিনিময় হার বিশিষ্ট মুদ্রাটি বড় বিনিময় হার বিশিষ্ট মুদ্রার ওপর কর্তৃত্ব স্থাপন করে। উদাহরণস্বরূপ যদি ধরা হয়, যুক্তরাষ্ট্রে কোনো নির্দিষ্ট পরিমাণ পণ্য বা কমোডিটির মূল্য ডলার এককে ১,৫০০ ডলার, এবং ঐ একই পণ্যের মূল্য যুক্তরাজ্যে পাউন্ড এককে ১,০০০ পাউন্ড; তবে মুদ্রার ক্রয়ক্ষমতা হার হবে প্রতি পাউন্ডে (১৫০০/১০০০) = ১.৫ ডলার। এখন পণ্যটি বিনিময়ের সময় যদি মুদ্রাহার থাকে প্রতি পাউন্ডে ১.৮ ডলার, তবে আমরা বলে পারি ডলারের বিপরীতে পাউন্ডের মূল্যমান ২০% বেশি।
(১.৮–১.৫) = ০.৩; এবং (০.৩/১.৫)% = ২০%
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Penn World Table
Explanations from the U. of British Columbia (also provides daily updated PPP charts)
OECD Purchasing Power Parity estimates updated annually by the Organization for Economic Co-Operation and Development (OECD)
World Bank International Comparison Project provides PPP estimates for a large number of countries
UBS's "Prices and Earnings" Report 2006 Good report on purchasing power containing a Big Mac index as well as for staples such as bread and rice for 71 world cities.
বিষয়শ্রেণী:অর্থনীতি
বিষয়শ্রেণী:স্থূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদন | ক্রয়ক্ষমতা সমতা |
১৯৪০ সাল ছিল অধিবর্ষ এবং এই বছরের প্রথম দিনটি ছিল সোমবার।
ঘটনার তালিকা
জানুয়ারি
ফেব্রুয়ারি
মার্চ
এপ্রিল
মে
জুন
জুলাই
আগস্ট
সেপ্টেম্বর
অক্টোবর
নভেম্বর
ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি
৩ জানুয়ারি - থেলমা স্কুনমেকার, মার্কিন চলচ্চিত্র সম্পাদক।
ফেব্রুয়ারি
২৩ ফেব্রুয়ারি - পিটার ফন্ডা, মার্কিন অভিনেতা, পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার। (মৃ. ২০১৯)
মার্চ
১ মার্চ - কর্নেল শাফায়াত জামিল, বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও সামরিক বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা।
এপ্রিল
২৯ এপ্রিল - পিটার আর্থার ডায়মন্ড, নোবেল বিজয়ী মার্কিন অর্থনীতিবিদ।
মে
২৪ মে - মওদুদ আহমেদ, বাংলাদেশের সাবেক উপরাষ্ট্রপতি, অষ্টম প্রধানমন্ত্রী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও জাতীয় পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। (মৃ. ২০২১)
জুন
২৭ জুন - অনিল করঞ্জাই, পশ্চিমবঙ্গের হাংরি আন্দোলনের ললিতকলা আকাদেমি পুরস্কার বিজয়ী চিত্রশিল্পী ও লেখক ।
২৮ জুন - মুহাম্মদ ইউনুস, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ।
জুলাই
১ জুলাই - সৈয়দ আব্দুল হাদী, বাংলাদেশি সঙ্গীতশিল্পী।
আগস্ট
১ আগস্ট - মোজাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশি চিকিৎসক, রাজনীতিবিদ ও সাবেক সংসদ সদস্য। (মৃ. ২০২০)
৪ আগস্ট - দেবী রায়, পশ্চিমবঙ্গের হাংরি আন্দোলনের অন্যতম বাঙালি কবি।
৫ আগস্ট - অনুপম সেন, একুশে পদক বিজয়ী সমাজবিজ্ঞানী, প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
সেপ্টেম্বর
৩ সেপ্টেম্বর - পলিন কলিন্স, নাইটহুড প্রাপ্ত ইংরেজ অভিনেত্রী।
৫ সেপ্টেম্বর - রাকেল ওয়েলচ, মার্কিন অভিনেত্রী ও গায়িকা।
ডিসেম্বর
৩১ ডিসেম্বর - ত্রিদিব মিত্র, পশ্চিমবঙ্গের হাংরি আন্দোলনের অন্যতম বাঙালি কবি।
মৃত্যু
জানুয়ারি
ফেব্রুয়ারি
মার্চ
এপ্রিল
মে
জুন
জুলাই
আগস্ট
সেপ্টেম্বর
অক্টোবর
নভেম্বর
ডিসেম্বর
১৫ ডিসেম্বর - এয়াকুব আলী চৌধুরী, বাঙালী লেখক ও সাংবাদিক।
নোবেল পুরস্কার
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০ | ১৯৪০ |
thumbnail|150px|কমপ্যাক্ট ডিস্ক
কমপ্যাক্ট ডিস্ক (Compact Disc) ইংরেজি শব্দ। তথ্য ধারণের একটি চাকতি বিশেষ, ডিজিটাল তথ্য যেমন- লেখা , ছবি, ভিডিও, গান প্রভৃতি রাখার একটি প্রযুক্তি। গোলাকৃতির ও কয়েক মিলিমিটার পুরু চাঁচ নির্মিত এই ডিস্ক কম্পিউটারের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখে। আদর্শ সিডিগুলোর ব্যাস প্রায় ১২০ মি.মি. বা ৪.৭ ইঞ্চি হয়ে থাকে এবং এতে প্রায় ৭০০ মেগাবাইট (৭০০×২^২০ বাইট) তথ্য সংরক্ষণ করা যায়। এটি প্রি-রেকর্ডেড, রেকর্ডেবল, এবং রিরাইটেবল তিন ধরনের হয়ে থাকে। এর থেকে তথ্য উদ্ধারের বা পড়ার জন্য একটি ড্রাইভ বা চলক প্রয়োজন হয়।
ইতিহাস
কমপ্যাক্ট ডিস্ক লেজার-ডিস্ক প্রযুক্তির একটি উদ্ভাবন। ১৯৭৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সনি নামক একটি প্রতিষ্ঠান সর্বপ্রথম একে জনসমক্ষে নিয়ে আসে এবং ১৯৭৮ সালের সেপ্টেম্বরে তারা একটি 'অপটিকাল ডিজিটাল অডিও ডিস্ক' তৈরি করেছিল যা প্রায় ১৫০ মিনিট পর্যন্ত তথ্য ধারণ করতে পারতো। তারা তাদের এই উদ্ভাবণকে ১৯৭৯ সালে মার্চ মাসে অডিও ইঞ্জিনিয়ারিং সোসাইটি (এ.ই.এস)-এর ৬২তম সম্মেলনে উপস্থাপন করে।
গঠন
সিডি সাধারণত পলিকার্বনেট প্লাস্টিকের তৈরী এবং ১.২ মিলিমিটার (০.০৪৭ ইঞ্চি) পুরুত্ব বিশিষ্ট যা প্রায় ১৫ থেকে ২০ গ্রাম ওজনের হয়ে থাকে। কেন্দ্র থেকে শুরু করে এর বিভিন্ন অংশগুলো হল- সেন্টার স্পিন্ডল হোল, ফার্স্ট ট্রান্সলেশন এরিয়া, ক্ল্যাম্পিং এরিয়া, সেকেন্ড ট্রান্সলেশন এরিয়া, প্রোগ্রাম এরিয়া এবং রিম।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:কম্পিউটার মেমোরি
বিষয়শ্রেণী:যৌথ উদ্যোগ | কমপ্যাক্ট ডিস্ক |
পুনর্নির্দেশ ২ অক্টোবর | ২রা অক্টোবর |
right|thumb|ঘূর্ণিঝড় ক্যাটরিনার প্রভাবে বন্যা কবলিত নিউ অরলিন্স এবং লুসিয়ানা
পৃথিবীর স্থলভাগ জলপ্লাবিত হলে তাকে বলা হয়ে থাকে বন্যা অথবা বান। এটি এক ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
বাংলাদেশে সংঘটিত বন্যাকে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়:
মৌসুমি বন্যা
আকস্মিক বন্যা
জোয়ারসৃষ্ট বন্যা
বাংলাদেশের বন্যা সংঘটনের জন্য দায়ী কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
নিম্ন উচ্চতাবিশিষ্ট ভূসংস্থান
ভারি বৃষ্টিপাত
হিমালয়ে তুষার গলন এবং হিমবাহের স্থানান্তর সংঘটন;
পলি সঞ্চয়নের ফলে নদনদীর তলদেশ ভরাট হয়ে যাওয়া ইত্যাদি
বন্যার উপকারিতা:-
আমাদের মাটির নিচে পানির পরিমাণ ঠিক মতো রাখতে হবে। বন্যা হলে তা রিচার্জ হয়। ফসল উৎপাদনে মাটির উর্বরতা কমে যায়। বন্যা হলে মাটিতে পলি পড়ে। মাটি রিচার্জ হতে বন্যার প্রয়োজন। তাই সীমিত বন্যার প্রয়োজন রয়েছে।”আবার বন্যার পানি রাস্তা ঘাটের ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করে দেয়।
তথ্যসূত্র
2. https://blog.bdnews24.com/Maizuddin/107313
বহিঃসংযোগ
Associated Programme on Flood Management from the World Meteorological Organization
Flood and natural hazard research from Bushfire and Natural Hazards CRC
International Flood Initiative from UNESCO
বিষয়শ্রেণী:প্রাকৃতিক দুর্যোগ
বিষয়শ্রেণী:বন্যা
বিষয়শ্রেণী:আবহাওয়া
বিষয়শ্রেণী:ভৌগোলিক বিপর্যয় | বন্যা |
অজিতকুমার চক্রবর্তী (২০শে আগস্ট, ১৮৮৬-১৯১৮) বাঙালি সাহিত্যিক। ফরিদপুরের মঠবাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন। রবীন্দ্র সাহিত্য অনুবাদ করে ইউরোপে রবীন্দ্রনাথকে পরিচিত করে তোলেন। তিনি একজন দক্ষ অভিনেতা এবং সুকন্ঠ গায়ক হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেন।
জন্ম ও পরিবার
অজিতকুমার চক্রবর্তী ১৮৮০ সালের ২০ আগস্ট ফরিদপুর জেলার মঠবাড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা শ্রীচরণ চক্রবর্তী ও মাতা সুশীলা দেবী।
রচিত গ্রন্থ
রবীন্দ্রনাথ (১৯১২)
কাব্যপরিক্রমা (১৯১৪)
মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৯১১)
রামমোহন চরিত (১৯১৬)
মৃত্যু
১৩২৫ সনের ১৪ পৌষ তার মৃত্যু হয়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বাঙালি সাহিত্যিক
বিষয়শ্রেণী:১৮৮৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯১৮-এ মৃত্যু | অজিতকুমার চক্রবর্তী |
পুনর্নির্দেশ ১০ জুন | ১০ই জুন |
১৯৯৭ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর যা বুধবার দিয়ে শুরু হয়েছে।
নামকরণ
ঘটনাবলী
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
মৃত্যু
জানুয়ারি
ফেব্রুয়ারি
মার্চ
এপ্রিল
মে
জুন
জুলাই
১ জুলাই - রবার্ট মিচাম, মার্কিন অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, লেখক, কবি, সুরকার ও গায়ক। (জ. ১৯১৭)
আগস্ট
১৬ আগস্ট - সুলতান আহমদ নানুপুরী, বাংলাদেশি দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত ও আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব। (জ. ১৯১৪)
৩১ আগস্ট - ডায়ানা, প্রিন্সেস অব ওয়েলস, ব্রিটিশ যুবরাজ্ঞী ও চার্লস, প্রিন্স অব ওয়েলস-এর প্রথম স্ত্রী। (জ. ১৯৬১)
সেপ্টেম্বর
অক্টোবর
নভেম্বর
ডিসেম্বর
নোবেল পুরস্কার
right|100px
রসায়ন - পল বয়ার, জন আর্নেস্ট ওয়াকার, জেন্স ক্রিস্টিয়ান স্কো
অর্থনীতি - রবার্ট মার্টন, মাইরন শোল্স
সাহিত্য - দারিও ফো
শান্তি - ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পেইন টু ব্যান ল্যান্ডমাইনস, জোডি উইলিয়ামস
পদার্থবিজ্ঞান - স্টিভেন চু, ক্লোদ কোয়েন-তানুজি, উইলিয়াম ড্যানিয়েল ফিলিপস
চিকিৎসাবিজ্ঞান - স্টানলি বি প্রুসিনার
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৭ | ১৯৯৭ |
এসফাহন প্রদেশ () ইরানের ৩০টি প্রদেশের একটি। এটি ইরানের মধ্যভাগে অবস্থিত। এর প্রাদেশিক রাজধানী এসফাহন শহর।
আরও দেখুন
বিষয়শ্রেণী:ইরানের প্রদেশ | এসফাহন প্রদেশ |
কোহকিলুয়েহ ও বুইয়ার আহমাদ প্রদেশ (ফার্সি: کهگیلویه و بویراحمد) ইরানের ৩০টি প্রদেশের একটি। এটি দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে অবস্থিত। এর প্রাদেশিক রাজধানী ইয়াসুজ। প্রদেশটির আয়তন ১৫, ৫৬৩ বর্গকিমি এবং ১৯৯৬ সালে এখানে প্রায় সাড়ে ৫ লক্ষ লোকের বাস ছিল।
আরও দেখুন
বিষয়শ্রেণী:ইরানের প্রদেশ | কোহগিলুইয়ে ও বুইয়ার আহমাদ প্রদেশ |
সিস্তন ও বালুচেস্তন প্রদেশ (ফার্সি: استان سیستان و بلوچستان) ইরানের ৩০টি প্রদেশের একটি। এটি দেশের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সাথে সীমান্তে অবস্থিত। জাহেদান শহর প্রদেশটির রাজধানী।
এটি ইরানের বৃহত্তম প্রদেশ। এর আয়তন ১,৮১,৭৮৫ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ৪১ লক্ষ। এই প্রদেশের কাউন্টিগুলি হল ইরান শাহ্র, চাবাহার, খাশ, জাবোল, জাহেদান, সারাভান এবং নিক শাহ্র।
এই অঞ্চলে ইরানের সংখ্যালঘু বেলুচি সুন্নী মুসলমানেরা বাস করেন।
আরও দেখুন
বিষয়শ্রেণী:ইরানের প্রদেশ | সিস্তন ও বালুচেস্তন প্রদেশ |
বাগদাদ প্রদেশ (Baghdad Governorate) () ইরাকের একটি প্রদেশ। বাগদাদ শহর ও তার আশেপাশের পৌর এলাকাগুলি নিয়ে এটি গঠিত। এদের মধ্যে আছে আল মাহমুদিয়াহ এবং আবু গারিব। প্রদেশটির আয়তন ৭৩৪ বর্গকিলোমিটার। এটি ইরাকের ক্ষুদ্রতম প্রদেশ, কিন্তু জনসংখ্যার দিক থেকে এটি প্রদেশগুলির মধ্যে প্রথম। ২০০৩ সালের প্রাক্কলিত হিসাব অনুযায়ী এই প্রদেশে প্রায় ৬৪ লক্ষ লোক বাস করেন।
আরও দেখুন
বিষয়শ্রেণী:ইরাক | বাগদাদ প্রদেশ |
আল-কাসিদিয়্যাহ প্রদেশ () ইরাকের একটি প্রদেশ। এটি দেশটির কেন্দ্রভাগে অবস্থিত। আল দিওয়ানিয়াহ শহরটি এর রাজধানী। ১৯৭৬ সালের আগে প্রদেশটি আল মুসান্না ও নাজাফ প্রদেশের সাথে বৃহত্তর আদ-দিওয়ানিয়াহ প্রদেশের অংশ ছিল।
২০০৭ সালের ১১ই আগস্ট প্রদেশের গভর্নর খালিল জালিল হানজা, এবং প্রদেশের পুলিশ প্রধান রাস্তায় এক বোমা হামলায় নিহত হন।
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
বিষয়শ্রেণী:ইরাক | আল-কাদিসিয়্যাহ প্রদেশ |
বমিয়ন বা বামিয়ন প্রদেশ () আফগানিস্তানের ৩৪টি প্রদেশের একটি। এটি দেশের কেন্দ্রভাগে অবস্থিত। এর রাজধানীর নামও বামিয়ন। এখানে হাজারা শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেদের বসবাস। এই প্রদেশের আয়তন ১৭হাজার ৪১১ বর্গকিলোমিটার। প্রদেশটি প্রশাসনিকভাবে ৪টি জেলা ও ১টি উপজেলায় বিভক্ত (১৯৮৪ সাল)। সমগ্র প্রদেশের একমাত্র শহরাঞ্চল প্রাদেশিক রাজধানী বামিয়ান শহর। ১৯৬৪ সালে পূর্ববর্তী কাবুল ও পারোয়ান প্রদেশের অংশবিশেষ নিয়ে এই প্রদেশটি তৈরি করা হয়।
অতীতে কেন্দ্রীয় আফগানিস্তান রেশম পথের ওপরে অবস্থিত ছিল। এখানে রোমান সাম্রাজ্য, চীন, মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার বণিকেরা আসা-যাওয়া করত। এখানকার শিল্পকলায় গ্রিক, পারসিক, ও বৌদ্ধধর্মের নানা শিল্পকর্মের এক অদ্বিতীয় সম্মিলন ঘটেছে। এর নাম দেয়া হয়েছে গ্রিক-বৌদ্ধ শিল্পকলা বা গান্ধার শিল্প।
আরও দেখুন
বামিয়ান উপত্যকা
বামিয়ানের বুদ্ধমূর্তি
বামিয়ান শহর
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:আফগানিস্তানের প্রদেশ
বিষয়শ্রেণী:বামিয়ান প্রদেশ | বামিয়ান প্রদেশ |
কান্দাহার (প্রদেশ) (), ()) হচ্ছে আফগানিস্তানের ৩৪টি প্রদেশের মধ্যে একটি যা দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে পাকিস্তানের কোল ঘেষে অবস্থিত। এটি পশ্চিমে হেলমান্দ, উত্তরে জবোল প্রদেশ ও পূর্বে ওরুজ্গন প্রদেশ দ্বারা ঘেরা। এই প্রদেশটির রাজধানী হচ্ছে কান্দাহার নগরী। যা আওরংবাদ নদীর তীরে অবস্থিত।
এই প্রদেশটি মূলত ১৮টি বিভাগ নিয়ে গঠিত যাতে ১ হাজারের উপরে গ্রাম রয়েছে। কান্দাহার প্রদেশে ২০১২ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ১১,৫১,১০০ মানুষ বাস করেন যাদের অধিকাংশই উপজাতি ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠী। জাতি অনুসারে পশতু জাতিগোষ্ঠীর মানুষই বেশি বাস করে, তাছাড়া এখানে তাজিক, উজবেক, হাজারা ও বালুচ জাতিগোষ্ঠীর মানুষেরও বাস রয়েছে। কান্দাহার ইতিহাসে সমৃদ্ধ। এর প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন মহামতি আলেকজান্ডার।
ইতিহাস
আরও দেখুন
• কান্দাহার
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:আফগানিস্তানের প্রদেশ | কান্দাহার প্রদেশ |
ওরুজ্গন (ফার্সি এবং পশতু ভাষায়: اروزگان) আফগানিস্তানের ৩৪টি প্রদেশের একটি। প্রদেশটি দেশের প্রায় মধ্যভাগে অবস্থিত, তবে এটিকে দক্ষিণ আফগানিস্তানের অংশ হিসেবে মনে করা হয়। প্রদেশটিতে পশতু জনগোষ্ঠীর প্রভাব বেশি এবং এটি সাংস্কৃতিক ও গোত্রগতভাবে দক্ষিণের কান্দাহারের সাথে সম্পর্কিত। ২০০৪ সালের ২৮শে মার্চ ওরুজ্গন প্রদেশের উত্তরে কিছু অংশ নিয়ে দইকোন্দি নামের নতুন একটি প্রদেশ গঠন করা হয়, যার ফলে পশতুন জাতির লোকেরা ওরুজ্গনের সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ে পরিণত হয়। অন্যদিকে দইকোন্দিতে হাজার গোত্রের লোকদের আধিক্য বেশি। ২০০৬ সালের মে মাসে দইকোন্দি থেকে গিজাব জেলাটি আবার ওরুজ্গন প্রদেশে দিয়ে দেওয়া হয়।
তালিবান নেতা মোল্লা মোহাম্মদ ওমর ওরুজ্গন প্রদেশের সিনগেসার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। প্রদেশটিতে তালিবানদের উপস্থিতির কারণে এখানে কোন আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থা বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের স্থায়ী অফিস নেই।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:আফগানিস্তানের প্রদেশ | ওরুজগন প্রদেশ |
পুনর্নির্দেশ ক্যামেরা | স্টিল ক্যামেরা |
পুনর্নির্দেশ ১০ মে | ১০ই মে |
পুনর্নির্দেশ ২ এপ্রিল | ২রা এপ্রিল |
অদ্বৈত আচার্য বা অদ্বৈতাচার্য গোস্বামী (১৪৩৪ - ১৫৫৯) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের একজন বৈষ্ণব দার্শনিক এবং ধর্মবেত্তা। তার পিতৃপ্রদত্ত নাম ছিলো কমলাক্ষ মিশ্র। পুরীর রথযাত্রায় লক্ষ লোকের সমাবেশে তিনি শ্রীচৈতন্যকে অবতার ঘোষণা করেন।
জীবনী
অদ্বৈতাচার্য বর্তমান বাংলাদেশের শ্রীহট্ট জেলার (বর্তমান সিলেট জেলা) নবগ্রাম-লাউড় গ্রামের এক বারেন্দ্র বাহ্মণ পরিবারে জন্ম নেন। জন্মের সময় তার পারিবারিক নাম ছিলো কমলাক্ষ। জন্মের পর তার অনেকটা সময় সিলেটেই কাটে। এরপর তিনি নদিয়া জেলার শান্তিপুরের গঙ্গতটে ( বর্তমানে মতীগঞ্জ) স্থানান্তরিত হন এবং সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরূ করেন। বৈষ্ণব দীক্ষার জগতে তার গুরু ছিলেন 'মাধবেন্দ্র পুরী। দীক্ষা লাভের পর তিনি অদ্বৈতাচার্য উপাধি লাভ করেন। তার গুরু মাধবেন্দ্রপুরী চৈতন্যদেবেরও পরম গুরু ছিলেন। শ্রী চৈতন্যের জন্মের পূর্বেই অদ্বৈতাচার্য প্রসিদ্ধি লাভ করেছিলেন। নবদ্বীপের ভক্তদের জন্য তিনি একজন পথ প্রদর্শনকারী ছিলেন।
বৈষ্ণব মতবাদের প্রবক্তা ছিলেন চৈতন্যদেব। অদ্বৈতাচার্য নিত্যানন্দের সঙ্গী হিসেবে এই মতবাদ প্রচারে আত্মমগ্ন হন। আনুষ্ঠানিকভাবে তিনিই প্রথমবারের মত নিমাইকে (শ্রীগৌরাঙ্গ) স্বয়ং ভগবান মানেন। পুরীতে এক রথযাত্রার অনুষ্ঠানে তিনি চৈতন্যদেব যে একজন অবতার তা ঘোষণা করেন। ১৫১৩ খ্রিস্টাব্দে শ্রী চৈতন্য শান্তিপুরে আসলে তিনি বিদ্যাপতির পদ গেয়ে তাকে স্বাগত জানান। শান্তিপুরে অদ্বৈতাচার্য নেপাল থেকে গণ্ডকী নদীর থেকে নারায়ণ শিলা প্রাপ্ত হন যা আজও বড় গোস্বামী বাড়িতে নিত্য পূজিত হয় আসছেন।মদনগোপাল নামক চিত্রপট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তার দুই সহধর্মিনীর নাম হল শ্রীদেবী ও সীতাদেবী। বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী তার এক বংশধর(আরেক বংশের ব্যপারে জানা যায়! যারা তদানীন্তন বাংলাদেশের টবগা গ্রাম,জমিদার ছিলেন নোয়াখালী জেলার।)।
রচনাবলী
অদ্বৈতাচার্য সম্বন্ধে
বাল্যলীলাসূত্র (১৪৮৭) - হরকৃষ্ণ দাস। সংস্কৃত ভাষায় রচিত। এই বইয়ে অদ্বৈতের বালকালীন লীলার বর্ণনা আছে।
অদ্বৈতপ্রকাশ (১৫৬৯) - ঈশান নাগর। বাংলা ভাষায়।
অদ্বৈতমঙ্গল - হরিচরণ দাস। বাংলা ভাষায়।
অদ্বৈতমঙ্গল - শ্যামদাস। বাংলা ভাষায়।
অদ্বৈতবিলাস'' (১৮ শতক) - নরহরি দাস। বাংলা ভাষায়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বৈষ্ণব দার্শনিক
বিষয়শ্রেণী:১৪৩৪-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৫৫৮-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:বৈষ্ণব গুরু
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় ধর্মগুরু
বিষয়শ্রেণী:গৌড়ীয় বৈষ্ণব গুরু
বিষয়শ্রেণী:বাঙালি হিন্দু
বিষয়শ্রেণী:কৃষ্ণতত্ত্ব
বিষয়শ্রেণী:গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্ম | অদ্বৈত আচার্য |
পুনর্নির্দেশ ২৬ মার্চ | ২৬শে মার্চ |
পুনর্নির্দেশ ১৬ মার্চ | ১৬ই মার্চ |
পুনর্নির্দেশ ১০ এপ্রিল | ১০ই এপ্রিল |
thumb|right|নিকোলাই ত্রুবেৎস্কোয়
রাজপুত্র নিকোলাই সের্গেইয়েভিচ ত্রুবেৎস্কোয় (রুশ: Николай Сергеевич Трубецкой)(মস্কো, ১৫ই এপ্রিল, ১৮৯০ - ভিয়েনা, ২৫শে জুন, ১৯৩৮) ছিলেন একজন রুশ ভাষাবিজ্ঞানী ও চেকোস্লোভাকিয়ার প্রাহা (প্রাগ) শহরে অবস্থিত সাংগঠনিক ভাষাবিজ্ঞান ধারার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তাকে রূপধ্বনিতত্ত্বের জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
ভাষাবিজ্ঞানের ধ্বনিতত্ত্ব শাখায় ত্রুবেৎস্কোয় অসামান্য অবদান রেখেছেন। তিনি বিভিন্ন ভাষার ধ্বনিতাত্ত্বিক সংশ্রয়গুলোর (phonological systems) বিশ্লেষণ করেন এবং এগুলো থেকে সাধারণ ও সার্বজনীন ধ্বনিতাত্ত্বিক বিধি আবিষ্কারের চেষ্টা করেন। তার জীবনের শ্রেষ্ঠ কাজ Grundzüge der Phonologie (ধ্বনিতত্ত্বের মূলনীতি) তার মৃত্যুর পরে প্রকাশিত হয়। এই বিখ্যাত গ্রন্থেই তিনি কোন ভাষার গঠনের ক্ষুদ্রতম স্বতন্ত্র এককের সংজ্ঞা দেন ও এর নাম দেন স্বনিম (phoneme)। তার এই গ্রন্থ ধ্বনিতত্ত্ব-কে ধ্বনিবিজ্ঞান থেকে পৃথক একটি শাখা হিসেবে প্রতিষ্ঠায় বড় ভূমিকা পালন করে।
কর্মজীবন
পুরস্কার ও সম্মাননা
তথ্যসূত্র
বহি:সংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৮৯০-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৮-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:রুশ ভাষাবিজ্ঞানী
বিষয়শ্রেণী:ধ্বনিতাত্ত্বিক | নিকোলাই ত্রুবেৎস্কোয় |
পুনর্নির্দেশ মুক্ত সফটওয়্যার | ফ্রী সফ্টওয়্যার |
thumb|ছুলি-আক্রান্ত চামড়ার খুশকীর মত আঁশকে অণুবীক্ষণ যন্ত্রে পরীক্ষা করে ম্যালাসেজিয়া ফারফার দেখা যাচ্ছে।
thumb|left|স্ক্যানিং ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপে ম্যালাসেজিয়া ফারফার ঈস্টকে কোরকদ্গমন দ্বারা বংশবিস্তার করতে দেখা যাচ্ছে
চামড়ার একেবারে বাইরে বসবাসকারী একপ্রকার ঈস্ট ছত্রাক, যা সাধারণতঃ কোনো ক্ষতি করে না। কিন্তু কিছু কিছু লোকের চামড়ায় এদের সংখ্যা বেশি বেড়ে গেলে ছুলি হয়।
বিষয়শ্রেণী:ছত্রাক | ম্যালাসেজিয়া ফারফার |
ঘটনার তালিকা
জানুয়ারি
ফেব্রুয়ারি
মার্চ
এপ্রিল
মে
জুন
জুলাই
আগস্ট
সেপ্টেম্বর
অক্টোবর
নভেম্বর
ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি
ফেব্রুয়ারি
মার্চ
এপ্রিল
মে
জুন
জুলাই
আগস্ট
সেপ্টেম্বর
অক্টোবর
নভেম্বর
ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি
ফেব্রুয়ারি
মার্চ
এপ্রিল
মে
জুন
জুলাই
আগস্ট
সেপ্টেম্বর
অক্টোবর
নভেম্বর
ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:বছর | ১৮৫১ |
বঙ্গভঙ্গ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে যে আন্দোলন হয়েছিল তাই বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন নামে পরিচিত।
বঙ্গভঙ্গ বাংলার ইতিহাসে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ১৯০৫ সালের ৬ জুলাই কলকাতা প্রেস প্রথম বংগভংগ প্রস্তাবের খবরটি প্রকাশিত করে। ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবরে তৎকালীন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সরকারের বড়লাট লর্ড কার্জনের আদেশে বঙ্গভঙ্গ কার্যকর করা হয়। বাংলা বিভক্ত করে ফেলার ধারনাটি অবশ্য কার্জন থেকে শুরু হয়নি। ১৭৬৫ সালের পর থেকেই বিহার ও উড়িষ্যা বাংলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ফলে সরকারী প্রশাসনিক এলাকা হিসেবে বাংলা অতিরিক্ত বড় হয়ে যায় এবং ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে এটির সুষ্ঠু শাসনক্রিয়া দুরূহ হয়ে পড়ে। বঙ্গভঙ্গের সূত্রপাত এখান থেকেই।কিন্তু ১৯১১ সালে, প্রচণ্ড গণআন্দোলনের ফলশ্রুতিতে বঙ্গভঙ্গ রহিত হয়। দ্বিতীয়বার বঙ্গভঙ্গ হয় ১৯৪৭ সালে। এর ফলে পূর্ববঙ্গ পাকিস্তানে এবং পশ্চিমবঙ্গ ভারতে যুক্ত হয়। এই পূর্ববঙ্গই পরবর্তীকালে পাকিস্তানের কাছ থেকে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে।
সূচনা
thumb|300px|বাংলা ও আসাম
বঙ্গ প্রদেশের আয়তন ছিল ১,৮৯,০০০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা ছিল ৭৮.৫ মিলিয়ন। বঙ্গের পূর্বাঞ্চল ভৌগোলিক এবং অপ্রতুল যাতায়াত ব্যবস্থার কারণে পশ্চিমাঞ্চল হতে প্রায় বিচ্ছিন্ন ছিল। ১৮৩৬ সালে উত্তরাঞ্চলের প্রদেশগুলোকে বঙ্গ থেকে পৃথক করে একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অধিনে ন্যস্ত করা হয় এবং ১৮৫৪ সালে বঙ্গের প্রশাসনিক দায়িত্ব হতে গভর্নর-জেনারেল-ইন-কাউন্সিলকে অব্যাহতি দিয়ে একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের উপর অর্পণ করা হয়। ১৮৭৪ সালে সিলেট সহ আসামকে বঙ্গ হতে বিচ্ছিন্ন করে চিফ-কমিশনারশীপ গঠন করা হয় এবং ১৮৯৮ সালে লুসাই পাহাড়কে এর সঙ্গে যুক্ত করা হয়।১৯০৩ সালে প্রথম বঙ্গভঙ্গের প্রস্তাবসমূহ বিবেচনা করা হয়। ছোটলাট এন্ড্রু ফেডার বাংলা ভাগের নতুন খসড়া করেন। তখন বঙ্গ হতে চট্টগ্রামকে বিচ্ছিন্ন করা এবং ঢাকা ও ময়মনসিংহ জেলাদ্বয়কে আসাম প্রদেশে অন্তর্ভুক্ত করার একটি প্রস্তাবও
ছিল। তেমনিভাবে ছোট নাগপুরকে মধ্যপ্রদেশের সঙ্গে আত্তিকরণেরও একটি প্রস্তাব ছিল। ১৯০৪ সালের জানুয়ারিতে সরকারীভাবে এই পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয় এবং ফেব্রুয়ারিতে লর্ড কার্জন বঙ্গের পূর্বাঞ্চলীয় জেলাগুলোতে এক সরকারি সফরের মাধ্যমে এই বিভক্তির ব্যাপারে জনমত যাচাইয়ের চেষ্টা করেন। তিনি বিভিন্ন জেলার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহে এই বিভক্তির বিষয়ে সরকারের অবস্থান ব্যাখ্যা করে বক্তৃতা দেন।
পার্বত্য ত্রিপুরা রাজ্য, চট্টগ্রাম, ঢাকা ও রাজশাহী (দার্জিলিং বাদে) বিভাগ এবং মালদা জেলা, আসাম প্রদেশের সঙ্গে একীভূত হয়ে এই নতুন প্রদেশ গঠন করবে। এর ফলে বঙ্গ শুধু তার বৃহৎ পূর্বাঞ্চলই হারাবে না, তাকে হিন্দীভাষী পাঁচটি রাজ্যও মধ্যপ্রদেশকে ছেড়ে দিতে হবে। অন্যদিকে পশ্চিমে সম্বলপুর এবং মধ্যপ্রদেশের পাঁচটি ওড়িয়া-ভাষী রাজ্যের সামান্য অংশ বঙ্গকে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়। ফলে বঙ্গের আয়তন দাঁড়ায় ১,৪১,৫৮০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা ৫৪ মিলিয়ন যার মধ্যে ৪২ মিলিয়ন হিন্দু ও ৯ মিলিয়ন মুসলিম।
নতুন প্রদেশটির নামকরণ করা হয় “পূর্ব বঙ্গ ও আসাম” যার রাজধানী হবে ঢাকা এবং অনুষঙ্গী সদর দফতর হবে চট্টগ্রাম। এর আয়তন হবে ১,০৬,৫৪০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা হবে ৩১ মিলিয়ন যাদের মধ্যে ১৮ মিলিয়ন মুসলিম ও ১২ মিলিয়ন হিন্দু। এর প্রশাসন একটি আইন পরিষদ ও দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি রাজস্ব বোর্ড নিয়ে গঠিত হবে এবং কলকাতা হাইকোর্টের এখতিয়ার বজায় থাকবে। সরকার নির্দেশ দেয় যে পূর্ব বঙ্গ ও আসামের পশ্চিম সীমানা স্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট থাকবে সাথেসাথে এর ভৌগোলিক, জাতিক, ভাষিক ও সামাজিক বৈশিষ্টাবলিও নির্দিষ্ট থাকবে।
১৯০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি লর্ড কার্জন পূর্ববঙ্গ থেকে অস্থায়ী ভারত সচিবকে লেখা এক পত্রে উল্লেখ করেছেন 'বাঙ্গালিরা নিজেদের এক মহাজাতি মনে করে এবং এক বাঙ্গালি বাবুকে লাট সাহেবের গদীতে বসাতে চায়..... বঙ্গভঙ্গের প্রস্তাব তাদের এই স্বপ্নের সফল রূপায়ণে বাঁধা দেবে। আমরা যদি তাদের আপত্তির কাছে নতিস্বীকার করি তবে ভবিষ্যতে কোনদিনই বাংলা ভাগ করতে পারব না এবং আপনারা ভারতের পূর্বপার্শ্বে এমন এক শক্তিকে জোরদার করবেন যা এখনি প্রবল এবং ভবিষ্যতে বর্ধমান বিপদের উৎস হয়ে দাঁড়াবে।'
কার্জন ইতঃপূর্বে গৃহীত প্রস্তাবের সঙ্গে দার্জিলিং বাদে মালদাহসহ পুরো রাজশাহী বিভাগ এবং ঢাকা বিভাগের বাকি জেলাগুলো আসামের সঙ্গে জুড়ে দেয়ার পস্তাব করেন। এ প্রসঙ্গে ব্রিটিশ আমলা রিজলি মন্তব্য করেছেন, সংযুক্ত বাংলা শক্তিশালী, বিভক্ত বাংলা বিভিন্ন দিকে আকৃষ্ট হবে। কংগ্রেস নেতারা এ ভয় করছেন। তাদের আশঙ্কা নির্ভুল এবং সেটাই এই প্রস্তাবের সবচেয়ে বড় গুণ। আমাদের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য ব্রিটিশ রাজত্বের বিরোধী একটি সুসংহত দলকে টুকরো করে দুর্বল করে দেওয়া।' ঢাকায় লর্ড কার্জন এক ভাষণে ঘোষণা করেন মুসলিমদের হৃতগৌরব পুনরুদ্ধারের জন্য আলাদা প্রদেশ রচনাই তার লক্ষ্য। ছোটলাট এন্ড্রু ফ্রেজার ফরিদপুর ও বাখরগঞ্জ জেলায় ইতিমধ্যে তৎপর চরমপন্থীদের নতুন প্রদেশে দমন সহজ হবে বলে মন্তব্য করেন। লর্ড কার্জন মূল প্রস্তাবটি লন্ডন পাঠান ১৯০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে। ব্রিটিশ সরকারের ভারত বিষয়ক মন্ত্রী সেন্ট জন ব্রড্রিখ জুনে এই প্রস্তাব সঞ্চালন করেন। সরকার তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে ১৯শে জুলাই, ১৯০৫ সালে এবং বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয় একই বছরের ১৬ই অক্টোবর।
আন্দোলনের সূত্রপাত
বঙ্গভঙ্গ প্রস্তাব কার্যকর হবার আগেই ১৯০৫ সালের ৭ই জুলাই তারিখে সুরেন্দ্রনাথ তার দি বেঙ্গলী পত্রিকার সম্পাদকীয়তে আসন্ন ঘটনাকে বলেছিলেন 'একটি ভয়ঙ্কর জাতীয় দুর্যোগ' এবং সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে সরকার যদি তার সিদ্ধান্ত না পাল্টায় তাহলে সামনে সর্বোচ্চ মাত্রার একটি জাতীয় প্রতিরোধ অপেক্ষমাণ রয়েছে। বাস্তবেই এই ঘটনা এক প্রচণ্ড রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে। পূর্ব বঙ্গের মুসলিমদের এই ধারণা হয় যে নতুন প্রদেশের ফলে শিক্ষা, কর্মসংস্থান ইত্যাদি ক্ষেত্রে তাদের সুযোগ বেড়ে যাবে। যদিও পশ্চিম বঙ্গের জনগণ এই বিভক্তি মেনে নিতে পারল না এবং প্রচুর পরিমাণে জাতীয়তাবাদী লেখা এই সময় প্রকাশিত হয়। ১৯০৬ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বঙ্গভঙ্গ রদ করার প্রস্তাবকদের জন্য এক মর্মস্পর্শী গান আমার সোনার বাংলা লেখেন, যা অনেক পরে, ১৯৭২ সালে, বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতে পরিণত হয়। এই আন্দোলনের প্রাথমিক পর্যায়ে বৃহৎ বঙ্গের অধিবাসী বাঙালি হিন্দু মুসলমানের চেতনার জগতে আলোড়ন সৃষ্টির জন্যই কবিগুরম্ন রবীন্দ্রনাথ অসংখ্য দেশাত্মবোধক সঙ্গীত রচনা, সুরারোপ ও চারণ কবিদের যত মিছিলে মিছিলে সেসব সঙ্গীত পরিবেশন করেন। ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর তারিখ থেকে ব্রিটিশ সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী ওই আইন কার্যকর হওয়ার কথা। সুতরাং ওই তারিখে রাজধানী কলকাতায় হরতাল আহ্বান করা হয়। সেদিন কোন বাড়িতে রান্নাবান্না হবে না। বাঙালি জনসাধারণ অরন্ধন পালন করে উপোষ থাকবে। বাঙালির ঐক্য বজায় রাখার জন্য দেশজুড়ে হবে রাখিবন্ধন উৎসব।
১৯০৫ সালে লর্ড কার্জনের বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা এবং তা কার্যকর করার পর বাংলায় সশস্ত্র আন্দোলন বিকাশ লাভ করে। ১৯০৬ সালে কংগ্রেসের পূর্ণ অধিবেশনে 'স্বরাজ' শব্দ গৃহীত হয়। স্বরাজ বলতে কংগ্রেসের নরমপন্থীরা বুঝলো ঔপনিবেশিক স্বায়ত্ত্বশাসন, চরমপন্থীরা বুঝলো স্বাধীনতা। এর থেকে উৎপত্তি হলো বিদেশী পণ্য বর্জন প্রসঙ্গ। চরমপন্থীরা চাইলো সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে সর্বাঙ্গীণ বয়কট।
ইতিহাসবিদ সুমিত সরকার দেখিয়েছেন, স্বদেশী আন্দোলন তিনটি ধারায় প্রবাহিত হয়েছিল সে সময়। প্রথমধারাকে বলা যায় গঠনমূলক স্বদেশী। 'স্বদেশী সমাজ' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ এ ধরনের গঠনমূলক কাজের কথা বিশদ করেছিলেন। তার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল, আত্মশক্তির উদ্বোধন।
দ্বিতীয়ধারা বয়কটকে প্রাধান্য দিয়েছিল। তৃতীয়ধারায় ছিল চরমপন্থীরা। তাদের কাছে স্বদেশী আন্দোলন এবং বয়কট গৌণ হয়ে যায়। মুখ্য হয়ে ওঠে স্বরাজ। এ নিয়ে কংগ্রেসে তুমুল বিতর্কও হয়। এরই মধ্যে স্বদেশী আন্দোলনের পক্ষে জনমত সংগঠনের জন্য জেলায় জেলায় সমিতি গড়ে ওঠে। গৃহীত নীতি কার্যকর করার জন্য তৈরি করা হয় জাতীয় স্বেচ্ছাসেবীদল। বরিশালে 'স্বদেশ বান্ধব', ময়মনসিংহে 'সুহৃদ' ও 'সাধনা', ফরিদপুরে 'ব্রতী' আর সবচেয়ে বিখ্যাত ঢাকার 'অনুশীলন' সমিতি। জেলা সমিতির অধীনে অনেক শাখাও স্থাপিত হয়।কলকাতায় গড়ে ওঠে 'যুগান্তর' নামে আরেক সংগঠন। এই দলের নেতা অরবিন্দ ঘোষ। সহোদর বারীন ঘোষ তার সহযোগী। এরা অস্ত্র হিসেবে বোমা ব্যবহার চালু করেন।
চরমপন্থীদের ভূমিকা
চরম্পন্থীদের নেতা ছিলেন বালগঙ্গাধর তিলক এবং মূলত অরবিন্দ ঘোষ।অরবিন্দ ঘোষ ছিলেন বিলাত ফেরত। আইসিএস পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়েও তিনি চাকুরিতে যোগ দেননি। অরবিন্দ চরমপন্থী রাজনীতিতে বিশ্বাসী ছিলেন৷ তার চিন্তায় আপোসের কোনো জায়গা ছিল না৷ ১৯০৭ সালে অরবিন্দ বলেছেন, "প্রথমে এবং সবার আগে চাই রাজনৈতিক স্বাধীনতাকে লক্ষ্যবস্তু হিসাবে গ্রহণ করা; তা না করে জাতির সামাজিক সংস্কার, শিক্ষা সংস্কার, শিল্পে প্রসার ও নৈতিক উন্নতির চেষ্টা করাটা চরম অজ্ঞতা ও অর্থহীনতা ভিন্ন অন্যকিছু নয়৷"[ ইতিহাসবিদ অমলেশ ত্রিপাঠীর মতে, 'প্রকাশ্যে কংগ্রেসের মাধ্যমে এবং গোপনে বিপ্লবীদের মাধ্যমে অরবিন্দ যুগপৎ আক্রমণ করতে চেয়েছিলেন। তার অনুসারীরা পুরোপুরি সন্ত্রাসবাদে ঝুঁকে পড়ে।' ১৯০৭ সালে সুরাটে অনুষ্ঠিত কংগ্রেস সম্মেলনে লাঠালাঠি, চেয়ার ভাঙ্গাভাঙ্গি, মাথা ফাটানোর ঘটনা ঘটে। ব্রিটিশ সাংবাদিক নেভিনসন এই ঘটনার নিখুঁত বর্ণনা রেখে গেছেন। অরবিন্দ ঘোষ পরবর্তীকালে লিখেছেন, 'আমি তিলকের (কংগ্রেস নেতা বালগঙ্গাধর তিলক) সঙ্গে পরামর্শ না করেই হুকুম দিয়েছিলাম কংগ্রেস অধিবেশন ভেঙ্গে দিতে।'
ঊনবিংশ শতকের শেষে ভারতবর্ষে ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র আন্দোলনের মূল হাতিয়ার ছিল পিস্তল, রিভলবার। আর এসময় বোমার অনুপ্রবেশ ঘটায় বাঙ্গালিরা। নেতৃত্ব ছিলেন এই অরবিন্দ ঘোষ। বারীণ ঘোষ 'যুগান্তর' নামে একটি উপদল গঠন করেন ১৯০৫ সালে অনুশীলন সমিতির কলকাতা শাখা ভেঙে। এই সমিতি বোমা তৈরি শেখার জন্য হেমচন্দ্র কানুণগো নামে একজন বিপ্লবীকে প্যারিসে পাঠায়। উন্নতমানের বিস্ফোরক তৈরি শিখতে হেমচন্দ্র সুইজারল্যান্ড ও প্যারিসে গিয়ে সুবিধা করতে না পেরে চলে যান লন্ডনে। সেখানে সুযোগ না পেয়ে ফিরে যান প্যারিসে। ফরাসি সমাজতান্ত্রিক সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ ঘটে এবং বিস্ফোরক রসায়ন ও বিস্ফোরক ঘটাবার কায়দা কানুন শিখে নেন। রুশ সন্ত্রাসবাদী দলের বিপ্লবী নিকোলাস সাফ্রানস্কির কাছে প্রশিক্ষিত হয়ে হেমচন্দ্র কলকাতায় ফিরে আসেন ১৯০৮ সালের জানুয়ারিতে। হেমচন্দ্র নির্মিত প্রথম বোমাটি কিংসফোর্ডকে ১০৭৫ পৃষ্ঠার বইয়ের ভেতরে করে পাঠানো হয়েছিল, যা বিস্ফোরিত হয়নি। মার্চ মাসে হেমচন্দ্র বোমা তৈরির স্কুল খোলেন পাঁচ ছাত্রকে নিয়ে। তার তৈরি বোমাটিই নিক্ষেপ করেছিলেন ক্ষুদিরাম বসু। ক্ষুদিরামের এই ঘটনার পর পুলিশ বিভিন্নস্থানে হানা দিয়ে ৩৪ জন বিপ্লবীকে গ্রেফতার এবং বোমা বানানো বিষয়ক বইপত্র ও সরঞ্জাম আটক করে।
১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দের ২ জুন কলকাতার মানিকতলা অঞ্চলে একটি বোমা প্রস্তুতের কারখানা আবিষ্কৃত হয়। এ ব্যাপারে অরবিন্দ ঘোষকে গ্রেফতার করা হয়। অরবিন্দের ভাই বারীন ঘোষ, উল্লাস কর দত্ত, কানাই লালসহ ৪৭ জন চরমপন্থী ধরা পড়েন।
বালগঙ্গাধর তিলক ১৯০৮ সালে ছয় বছরের কারাদন্ডে দন্ডিত হন। অরবিন্দ ঘোষ ১৯১০ সালের দিকে পন্ডিচেরিতে চলে যান এবং সেখানে সন্ন্যাসব্রত গ্রহণ করেন।
বঙ্গভঙ্গ রদ
এই সকল রাজনৈতিক প্রতিবাদের ফলশ্রুতিতে ১৯১১ সালে বঙ্গ আবার একত্রিত হয়। ভাষাতাত্ত্বিক এক নতুন বিভক্তির মাধ্যমে হিন্দি, ওড়িয়া এবং অসমিয়া অঞ্চলগুলো বঙ্গ হতে বিচ্ছিন্ন করে আলাদা প্রশাসনিক কাঠামোর আওতায় আনা হয়। এরই সাথে ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে নয়া দিল্লীতে স্থানান্তর করা হয়।
ব্রিটিশ প্রতিক্রিয়া
বদরুদ্দীন উমরের ভারতীয় জাতীয় আন্দোলন-থেকে জানা যায়-
"বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী যে আন্দোলন ১৯০৫ সালের পরে দ্রুত শক্তি সঞ্চয় করতে শুরু করে সেটা প্রধানত মধ্যশ্রেণীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিলো। এজন্য এই শ্রেণীর উপরই সরকারের নির্যাতন সবথেকে বেশি হয়। পূর্ব বঙ্গ ও আসামের লেফটেনান্ট গভর্নর ব্যাম্পফিল্ড ফুলার বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনকে ছত্রভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে ব্যাপকভাবে নির্যাতন শুরু করেন এবং সেই সঙ্গে বৃদ্ধি করতে চেষ্টা করেন সাম্প্রদায়িকতা। তিনি ঘোষণা করেন যে তাঁর দুই স্ত্রী হিন্দু ও মুসলমানের মধ্যে মুসলমানই হলো প্রিয়পাত্রী। এই সময় বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনকারীরা বঙ্কিম রচিত 'বন্দে মাতরম' সঙ্গীতকে জাতীয় সঙ্গীতের পর্যায়ে নিয়ে যান ও তার ব্যাপক প্রচার করেন। ফুলার বরিশালে বেঙ্গল প্রভিন্সিয়াল কনফারেন্সের অধিবেশনে 'বন্দে মাতরম' সঙ্গীত গীত হলে পুলিশ দ্বিতীয় দিনে লাঠি চার্জ করে সমাবেশকে ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করে। কিন্তু এই পুলিশী নির্যাতন সত্ত্বেও আবদুর রসুলের সভাপতিত্বে বরিশালের এই অধিবেশনে সরকারের সঙ্গে অসহযোগীতা, বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা, ব্রিটিশ পণ্য বর্জন ইত্যাদি সম্পর্কে কয়েকটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।"
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতবর্ষে সংগঠিত আন্দোলন | বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন |
পুনর্নির্দেশ ১৩ নভেম্বর | ১৩ই নভেম্বর |
নাইরোবি কেনিয়ার রাজধানী এবং পূর্ব আফ্রিকার প্রধানতম নগরী। এটি কেনিয়ার দক্ষিণ-মধ্যভাগে, বিষুবরেখার ঠিক দক্ষিণ, আথি নদীর অববাহিকা অঞ্চলে, সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ১৭৯৫ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। নাইরোবি নামটি মাসাই ভাষার একটি শব্দগুচ্ছ "এনকারে নাইরোবি" থেকে এসেছে, যার অর্থ "শীতল জলাশয়"; শব্দগুচ্ছটি শহরটির প্রতিষ্ঠার আগে এখানে অবস্থিত একটি পশুদের খাবার পানির প্রাকৃতিক টোল বা গর্তকে নির্দেশ করেছে। নাইরোবিকে "সূর্যতলে শ্যামল নগরী" ডাকনামেও ডাকা হয়। মূল নাইরোবি নগরীর আয়তন প্রায় ৬৯৬ বর্গকিলোমিটার (ঢাকার আয়তনের আড়াই গুণ বা কলকাতার আয়তনের সাড়ে তিন গুণ)। ২০১৯ সালের হিসাব অনুযায়ী প্রায় ৪৪ লক্ষ অধিবাসী এবং বৃহত্তর নাইরোবি মহানগরীতে প্রায় ৯৪ লক্ষ লোক বাস করে, ফলে জনসংখ্যার বিচারে এটি পূর্ব আফ্রিকার বৃহত্তম এবং সমগ্র আফ্রিকা মহাদেশের ৬ষ্ঠ বৃহত্তম নগরী।
১৯শ শতকের শেষভাগে যুক্তরাজ্য পূর্ব আফ্রিকার সিংহভাগ নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করে। ব্রিটিশ পূর্ব আফ্রিকা ঔপনিবেশিক কর্তৃপক্ষ ১৮৯৯ সালে উগান্ডা-মোম্বাসা রেলপথের উপরে একটি সুবিধাজনক অবস্থানে অবস্থিত অন্তর্বর্তী রেল পরিবহন কেন্দ্র হিসেবে নাইরোবি লোকালয়টিকে প্রতিষ্ঠা করে। এটি দ্রুত বড় হয়ে ওঠে ও ১৯০৫ সালে মোম্বাসাকে পেছনে ফেলে ব্রিটিশ পূর্ব আফ্রিকার রাজধানীতে পরিণত হয়। সরকারী প্রশাসন ও বাণিজ্যের কেন্দ্র হবার সুবাদে কেনিয়ার গ্রামাঞ্চল থেকে বহু লোক এখানে অভিবাসী হয়ে বসতি স্থাপন করে, ফলে এটি আফ্রিকার অন্যতম বৃহত্তম শহরে পরিণত হয়। এসময় এটি উপনিবেশের কফি, চা ও সিসাল বৃক্ষের শিল্পকেন্দ্রে পরিণত হয়। ১৯৬৩ সালে কেনিয়া স্বাধীনতা লাভ করলে এটি কেনিয়ার রাজধানীতে পরিণত হয় এবং নতুন সংবিধান অনুসারে এর আয়তন বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। নাইরোবি কেনিয়ার সংস্কৃতি, বাণিজ্য ও শিল্পের প্রধান কেন্দ্র। এখানে পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, সিগারেট ও আসবাবপত্রের শিল্পকারখানা আছে। নগরীর রেলগাড়িতে বহির্বিশ্বে রপ্তানির জন্য প্রস্তুতকৃত বহু পণ্য-মালামাল তুলে রেলপথে কেনিয়ার প্রধান সমুদ্রবন্দর মোম্বাসাতে প্রেরণ করা হয়। মাত্র এক শতাব্দীর ব্যবধানে নাইরোবি একটি অনাবাদী লবণাক্ত জলাভূমি থেকে সমৃদ্ধিশালী আধুনিক জাতীয় রাজধানী শহরে রূপান্তরিত হয়েছে।
জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে নগরীতে যানজট বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে মাতাতু নামের ছোট ছোট ব্যক্তিগত ট্যাক্সিগুলি অসহনীয় যানজটের সৃষ্টি করেছে। বন্যায় প্রায়ই সড়কের অবস্থা বেহাল হয়ে পড়ে। সম্প্রতি ২০২০ সালে এসে একটি দ্রুতগামী বাস গণপরিবহন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। নাইরোবি শহরকেন্দ্র থেকে ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে জোমো কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি অবস্থিত; এটি আফ্রিকার ৭ম ব্যস্ততম বিমানবন্দর। নাইরোবি থেকে আফ্রিকার ২য় সর্বোচ্চ পর্বত কেনিয়া পর্বত, ভারতীয় মহাসাগরীয় উপকূল ও ভিক্টোরিয়া হ্রদে রেল ও সড়কপথে পৌঁছানোর সুবন্দোবস্ত আছে। নগরীর বহু লোক এখনও রেল পরিবহন ব্যবস্থার কর্মচারী হিসেবে কাজ করে।
নাইরোবির পর্যটন খাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নাইরোবি বিশ্ববিদ্যালয় ও কেনিয়ার জাতীয় জাদুঘর নগরীর দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে অন্যতম। জাদুঘরটিতে কেনীয় শিল্পকলা, প্রাচীন হস্তশিল্পজাত দ্রব্য , বন্যপ্রাণী ও প্রত্নতাত্ত্বিক হোমিনিড জীবাশ্মের প্রদর্শনী আছে। ঔপনিবেশিক আমলের ভবন ও স্থাপনাগুলির মধ্যে বিচার ভবন ও মহাগির্জাটি উল্লেখ্য। এছাড়া এখানে কেনিয়ার জাতীয় নাট্যশালাও অবস্থিত। নগরীতে বেশ কিছু সুউচ্চ গগনস্পর্শী অট্টালিকা আছে, যাদের মধ্যে ২৮ তলাবিশিষ্ট চোঙাকার কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র ভবনটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আদিবাসী ঐতিহ্যবাহী বোমাস গ্রামগুলির প্রদর্শনী কেন্দ্র, জিরাফ কেন্দ্র, মাসাই বাজার, রেল জাদুঘর, ইত্যাদি আরও কিছু দর্শনীয় স্থান। আউট অভ আফ্রিকা রচয়িতা ক্যারেন ব্লিক্সেনের নামাঙ্কিত জাদুঘরটিও দর্শনীয়।
নাইরোবি শহরের খুবই কাছে দক্ষিণ দিকে অবস্থিত নাইরোবি জাতীয় উদ্যানে বহু দর্শনার্থী ঘুরে বেড়াতে ভালবাসে। শহরকেন্দ্র থেকে মাত্র আধাঘণ্টা দূরত্বে ১১৩ বর্গকিলোমিটার আয়তনবিশিষ্ট ও সমভূমি, অরণ্য ও পাহাড়ে পূর্ণ বিরাট এই প্রাকৃতিক উদ্যানে বহুসংখ্যাক বন্যপ্রাণী, যেমন সিংহ, জিরাফ, উইল্ডেবিস্ট, কালো গণ্ডার, জেব্রা, চিতা ও বহু প্রজাতির পাখি সুরক্ষিত অবস্থায় বাস করে। উদ্যানের পাশেই একটি হাতি পালনকেন্দ্র আছে। এছাড়া নাইরোবি কেনিয়ার অন্যত্র অবস্থিত সাফারি উদ্যানগুলিতে ভ্রমণে যাওয়ার প্রবেশদ্বার হিসেবেও কাজ করে। এজন্য নাইরোবিকে আফ্রিকার "সাফারি রাজধানী" নামেও ডাকা হয়। শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত এনগং পাহাড়ের ঢালে পিকনিক করতে করতে দূর থেকে দিগন্তবর্তী নাইরোবি শহরের মনোরম দৃশ্য অবলোকন করা যায়।
নাইরোবিতে কেনিয়ার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বহু ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। নাইরোবির শেয়ার বা অংশীদারী বাজারটি আফ্রিকার ৪র্থ বৃহত্তম। এখানে জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচির প্রধান কার্যালয় অবস্থিত।
স্বাধীনতার আগে নাইরোবির জনসংখ্যার একটি বড় অংশ ইউরোপ থেকে আগত শ্বেতাঙ্গ ও দক্ষিণ এশিয়া থেকে আগত ভারতীয়-পাকিস্তানি দিয়ে গঠিত ছিল। কিন্তু স্বাধীনতার পরে এদের সিংহভাগ কেনিয়া ত্যাগ করে। বর্তমানে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ স্থানীয় আফ্রিকান বিভিন্ন জাতির লোক, যাদের মধ্যে কিকুয়ু জাতির লোকেরা সংখ্যায় সবচেয়ে বেশি। লোকালয়ের আদিবাসী মাসাইয়েরা সংখ্যায় খুবই কম। সিংহভাগই খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী, তবে উল্লেখ করার মতো মুসলমান সম্প্রদায় এবং অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র হিন্দু ও শিখ সম্প্রদায়ও বাস করে। নগরীর লোকেরা সোয়াহিলি ও ইংরেজি ভাষায় কথা বলে।
তথ্যসূত্র
বহিসংযোগ
নাইরোবি নগর পরিষদ ওয়েবসাইট
কেনিয়ার পর্যটন সংস্থার ওয়েবসাইটে নাইরোবির উপরে ওয়েব পাতা
বিষয়শ্রেণী:কেনিয়ার শহর
বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকার রাজধানী | নাইরোবি |
আদ্রা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর তথা গুরত্বপূর্ণ রেল দফতর। আ্দরা একটি আদমশুমারী (সেন্সাস টাউন) শহর যা মূলত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া জেলার ৯০% এংলো ভারতীয় জনগোষ্ঠীর জন্য পরিচিত ছিল। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রেল বিভাগের জন্য পরিচিত। যার মূল দফতর আদ্রা ডিভিশন। এছাড়াও জনঘনত্বের বিচারেও আদ্রা শহর পুরুলিয়া জেলার মধ্যে অন্যতম।
ভৌগোলিক উপাত্ত
শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১৫৪ মিটার (৫০৫ ফুট)।
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী আদ্রা শহরের আদ্রা, আররা ও কাঁটা রঙ্গুরী অঞ্চলের মোট জনসংখ্যা ছিল ৪১৬৩৩।
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে আর্দ্রা এর জনসংখ্যা হল ২২,০৩০ জন।
আদ্রা শহরের সাক্ষরতার হার ৭৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৯% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে আদ্রা এর সাক্ষরতার হার বেশি।
আদ্রা এর জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
থানা
আদ্রা থানার পাশাপাশি কাশিপুর থানার উপর, কাশিপুর ব্লকের প্রশাসনিক ভার রয়েছে।থানা দুটি নিয়ন্ত্রণ করে মোট ১৭২.৯২ বর্গ কিলোমিটার এলাকা; এবং মোট ৮৬,৪৮২ জন অধিবাসিকে|
পর্যটন
আদ্রার নিকটবর্তী পর্যটক আকর্ষণের স্থানগুলি 'বাঁকুড়া হর্স', কাদামাটির ভাস্কর্যগুলির জন্য পরিচিত বাঁকুড়া, এবং বিষ্ণুপুরের বালুপাড়া সিল্ক শাড়ি ও পোড়ামাটির মন্দিরগুলির জন্য পরিচিত। "শাহেব বন্দ্না" নামক একটি প্রাকৃতিক জলাধার এবং একটি "বনভূমি বন" নামে একটি বন নামে একটি সাংস্কৃতিক পার্ক "সাটিবডি পার্ক" নামে পরিচিত। আদ্রা রেলওয়ে স্টেশন থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে জয়কান্দি পাহাড় (পাহাড়) রক ক্লাইম্বিং এর জনপ্রিয় স্থানগুলির মধ্যে একটি। পাঞ্চেথ বাঁধ আদ্রা থেকে দূরে নয়।
শিক্ষা
আদ্রা অনেক গুলি ভালো বিদ্যালয় রয়েছে। কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে আছে, যা কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে সংগঠন (কেভিএস), এইচআরডি মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি অংশ। সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ে বয়েজ স্কুল, সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ে গার্লস হাই স্কুল, সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ে প্রাইমারি স্কুল, স্যাক্রাইট হার্ট স্কুল, আশ্রম স্কুল, বিদ্যাসাগর বিদ্যাপিপি। কিন্তু আদ্রায় কোন কলেজ নেই। দুটি কলেজ যথা মাইকেল মধুসূদন কলেজ (আধড়া থেকে 9 কিলোমিটার দূরে কাশিপুর) এবং রঘুনাথপুর কলেজ (আদ্রা থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে)।
সংস্কৃতি
আদ্রা একটি মহাজাগতিক শহর হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে, যা ভারতের বিভিন্ন সংস্কৃতির মিশ্রণের প্রতিনিধিত্ব করে। বিহার, ঝাড়খণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, অন্ধ্র প্রদেশ, পাঞ্জাব, উড়িষ্যা, তামিলনাড়ু, গুজরাট থেকে অনেক লোক রয়েছে যারা আদ্রাতে বসবাস করে। এ কারণেই বিভিন্ন সংস্কৃতির বিভিন্ন উৎসব এখানে উদযাপন করা হয়।
আদ্রা সেক্রেড হার্ট চার্চ নামে পরিচিত, যা ১৮১৯ সালে ব্রিটিশদের দ্বারা নির্মিত প্রাচীনতম গীর্জাগুলির একটি। সার্কড হার্ট চার্চ হচ্ছে জামশেদপুর ডাইকিসের বৃহত্তম গির্জা।
খেলাধূলা
আদ্রা ভারত স্কাউটস এবং গাইডগুলির জন্য প্রশিক্ষণের জন্য কেন্দ্রীয় কেন্দ্র, এবং মাঝে মাঝে রাষ্ট্রপতির নির্বাচনী ক্যাম্পগুলি ধারণ করে। এটির SERSA স্টেডিয়াম এবং ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রাউন্ড রয়েছে যেখানে রেলওয়ে এবং অন্যান্যরা আয়োজিত বার্ষিক ফুটবল এবং ক্রিকেট ইভেন্টগুলি অনুষ্ঠিত হয়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শহর
বিষয়শ্রেণী:পুরুলিয়া জেলার শহর | আদ্রা |
পুনর্নির্দেশ উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা | উত্তর ২৪ পরগণা |
জিরো () ভারতের অরুনাচল প্রদেশ রাজ্যের নিম্ন সুবনসিরি জেলার একটি শহর।
ভৌগোলিক উপাত্ত
শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১৬৮৮ মিটার (৫৫৩৮ ফুট)।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে জিরো শহরের জনসংখ্যা হল ১২,২৮৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৬৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬০%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে জিরো এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ১৭% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অরুনাচল প্রদেশের শহর | জিরো |
অশোকনগর () ভারতের মধ্য প্রদেশ রাজ্যের গুনা জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে অশোকনগর শহরের জনসংখ্যা হল ৫৭,৬৮২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৬৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে অশোকনগর এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ১৬% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মধ্য প্রদেশের শহর | অশোকনগর |
বৈরাটিশাল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দার্জিলিং জেলার একটি শহর।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারী অনুসারে বৈরাটিশাল শহরের জনসংখ্যা হল ৫৪০০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৮২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৭% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বৈরাটিশাল এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ৮% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
ভাষা ও ধর্ম
ভাষা
ধর্ম
জনগণনা নগরটিতে ৪৫৫৩ জন হিন্দু, ৮৪ জন মুসলিম, ১৬৮ জন খ্রিস্টান, ২৬ জন শিখ, ৫৫ জন বৌদ্ধ ও ১ জন জৈন বাস করেন৷
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শহর
বিষয়শ্রেণী:দার্জিলিং জেলার শহর | বৈরাটিশাল |
বানারহাট চা বাগান ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জলপাইগুড়ি জেলার একটি শহর।
ভুগোল
বানারহাট চা বাগান জনগণনা নগরটি জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ি ব্লকের অন্তর্ভুক্ত৷ এটি হাতিনালা নদীর তীরে অবস্থিত৷ শহরটি বানরহাট থানার অন্তর্গত৷
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০০১
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বানারহাট চা বাগান শহরের জনসংখ্যা হল ১৪,৪৩১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%।এখানে সাক্ষরতার হার ৫৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৪৭%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বানারহাট চা বাগান এর সাক্ষরতার হার বেশি।এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
২০১১
২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ভারতের জনগণনা অনুসারে বানারহাট চা বাগান জনগণনা নগরের জনসংখ্যা ১৫৬৫২ জন, যার মধ্যে ৭৯৬৫ জন পুরুষ ও ৭৬৮৭ জন নারী৷ প্রতি হাজার পুরুষে ৯৬৫ জন নারী৷ ৬ বছর অনুর্দ্ধ ১৭৫৯ জন শিশু, যা সমগ্র জনসংখ্যার ১১.২৪ %৷ ৬ বছরোর্দ্ধ জনসংখ্যার ৭৪.১২% অর্থাৎ ১০২৯৮ জন সাক্ষর৷ পুরুষ সাক্ষরতার হার ৮১.৮৪ % এবং নারী সাক্ষরতার হার ৬৬.০৯ %৷
পরিবহন
শহরটি ১৭ নং জাতীয় সড়ক ও ১২ নং রাজ্য সড়কের ওপর অবস্থিত৷৷ বাগডোগরা বিমানবন্দরটি শহরটির নিকটেই অবস্থিত৷ এই শহরটি থেকে জেলাটির অন্যান্য বিভিন্ন শহরসহ কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও দার্জিলিং শহরের সাথে সড়কপথে যুক্ত৷ নিকটবর্তী রেলস্টেশনটি হলো বানারহাট রেলওয়ে স্টেশন৷
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জলপাইগুড়ি জেলার শহর | বানরহাট চা বাগান |
বারিঝাটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলী জেলার একটি শহর।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বারিঝাটি শহরের জনসংখ্যা হল ৬৪০০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৮০%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৬%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বারিঝাটি এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ৯% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শহর | বারিঝাটি |
বেলডুবি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়া জেলার একটি শহর।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বেলডুবি শহরের জনসংখ্যা হল ৮৯৮৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫০% এবং নারী ৫০%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৬২%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭০% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৫%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বেলডুবি এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ১৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শহর | বেলডুবি |
ভোলার দাবরি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আলিপুরদুয়ার জেলার একটি শহর।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে ভোলার দাবড়ি শহরের জনসংখ্যা হল ১০,০১০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৭৯%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে ভোলার দাবড়ি এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ১০% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
ভাষা
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শহর
বিষয়শ্রেণী:আলিপুরদুয়ার জেলার শহর | ভোলার ডাবরি |
বোয়ালি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার একটি শহর।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে বোয়ালি শহরের জনসংখ্যা হল ১০,২০০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৩% এবং নারী ৪৭%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৭৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৯%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে বোয়ালি এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ৯% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শহর | বোয়ালি |
চন্দননগর () ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলী জেলার একটি মহকুমা শহর।
ইতিহাস
একসময় চন্দননগর ছিল ফরাসি উপনিবেশ। ইংরেজশাসিত কলকাতার সঙ্গে পাল্লা দিয়েছে ফরাসিশাসিত চন্দননগর। কলকাতার মতো চন্দননগরেও আছে স্ট্র্যান্ড, বড়বাজার, বাগবাজার, বউবাজার। ফরাসি আমলে চন্দননগরের প্রভূত উন্নতি হয়। রাস্তাঘাট, নিকাশি সবেতেই ফরাসি দক্ষতার পরিচয় পাওয়া যায়। ফরাসি উপনিবেশ হওয়ায় স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় বিপ্লবীরা এখানে আশ্রয় নিতেন। আলিপুর বোমার মামলায় অভিযুক্ত হয়ে অরবিন্দ ঘোষ ও অন্যান্য বিপ্লবী এখানে আশ্রয় নেন। চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনের কর্মীরা, বিপ্লবী গনেশ ঘোষ, অনন্ত সিংহ, শহীদ জীবন ঘোষালরাও এখানে আত্মগোপন করে ছিলেন একসময়। ফরাসি উপনিবেশ, তাই ব্রিটিশ পুলিশকে অনুমতি নিয়ে এখানে ঢুকতে হতো। সেই সুযোগে বিপ্লবীরা পালাতেন। শহীদ কানাইলাল বসুর শৈশব কেটেছে এই শহরে। তার ভিটে, নামাঙ্কিত একটি বিদ্যালয় ও ক্রীড়াঙ্গন এই শহরে রয়েছে। বিপ্লবী রাসবিহারী বসুর পৈতৃক ভিটে এই শহরে ফটোকগোড়া এলাকায়। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাধিকবার এই শহরে এসে থেকেছেন। তার স্মৃতিবিজড়িত পাতালবাড়ি স্ট্রান্ডের দক্ষিণপ্রান্তে অবস্থিত। তাঁতবস্ত্রের কেন্দ্র হিসেবেও চন্দননগরের নামডাক ছিল। চন্দননগরের আরেক নাম ফরাসডাঙা। এখানকার কাপড়ের খ্যাতি অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছিল।
স্বাধীনতা সংগ্রাম
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে ও বৈপ্লবিক সংগ্রামের ইতিহাসে হুগলীর চন্দননগর একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। ফরাসি উপনিবেশ থাকার কারণে বহু বিপ্লবী এখানে নিরাপদ আশ্রয়ে থেকেছেন। বিপ্লবী কানাইলাল দত্তর জন্ম চন্দননগর শহরে। রাসবিহারী বসু ঋষি অরবিন্দ ঘোষ, গণেশ ঘোষ, শ্রীশচন্দ্র ঘোষ, মতিলাল রায়, জ্যোতিষ চন্দ্র ঘোষ, মণীন্দ্রনাথ নায়েক বারীন্দ্রকুমার ঘোষের স্মৃতিধন্য চন্দননগর ছিল অগ্নিযুগের বিপ্লবীদের আখড়া। ১৯১১ সালে মতিলাল রায়ের প্রবর্তক সংঘর ভেতর প্রথম পরীক্ষা করা হয়েছিল রাসবিহারী বসুর বোমাটি। যা পরে নিক্ষেপ করা হয় বড়লাট হার্ডিঞ্জ এর ওপর। ঋষি অরবিন্দ এখানে কিছুদিন আত্মগোপন করে থাকার পর পন্ডিচেরী চলে যান।
ভৌগোলিক উপাত্ত
শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল । সমূদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১০ মিটার (৩২ ফুট)।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে চন্দননগর শহরের জনসংখ্যা হল ১৬২,১৬৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৭৮%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে চন্দননগর এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ৮% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
জগদ্ধাত্রী পুজো
চন্দননগরের চাউলপট্টিতে প্রতি বছর যে সময় দুর্গাপুজোয় সারা বাংলার মানুষ উৎসবে মাতেন, সেই সময়টা তাঁদের ব্যাবসায়িক কর্মব্যস্ততা তুঙ্গে থাকতো। লক্ষ মণ চাল মেপে আড়তে তুলে নৌকা ভরে নানা জায়গায় পাঠাতে হয়। এত ব্যস্ততা থাকতো যে দুর্গা পুজোর চারটে দিন কেটে যায় টেরও পান না তাঁরা।
তৎকালীন স্থানীয় জমিদার ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী এর সমাধানে এগিয়ে আসেন। চাউলপট্টির ব্যবসায়ীরা তাঁর কাছে এসে দরবার করলেন। ইন্দ্রনারায়ণ নন্দদুলাল মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন পূর্বেই । ১৭৫৪ খ্রিস্টাব্দে কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণচন্দ্র রায়-এর সমসাময়িক কালে জগদ্ধাত্রী পুজোর প্রচলন করেন। ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী ডেকে পাঠালেন সবাইকে। বললেন, দুর্গাপুজোর ঠিক এক মাস পরে তাঁর বাড়িতে মহা সমারোহে দুর্গারই আর এক রূপ— জগদ্ধাত্রীর পুজো করবেন তিনি। সেই পুজোয় সকলের আমন্ত্রণ। দুর্গাপুজোয় অংশগ্রহণ করতে না পারার কষ্ট ভুললেন চাউলপট্টির ব্যবসায়ীরা। চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর সূচনা হলো।
১৭৫৬ খ্রিস্টাব্দে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে চন্দননগরে জলপথ ও স্থলপথে সাঁড়াশি আক্রমণ চালালেন লর্ড ক্লাইভ। ব্যাপক লুঠতরাজ হল চন্দননগরে। ইন্দ্রনারায়ণের বাড়ি লুঠ করেই প্রায় ৬৫ লক্ষ টাকার অলঙ্কার নিয়ে যায় ইংরেজরা। ক্লাইভের গোলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল নন্দদুলালের মন্দিরও। প্রায় ধূলিসাৎ হয়ে গিয়েছিল ইন্দ্রনারায়ণের প্রাসাদ। ইন্দ্রনারায়ণ মারা যান ১৭৫৬ সালে। নিরাশ্রয় হলেন দেবীও। পরিস্থিতি দেখেশুনে ইন্দ্রনারায়ণের বাড়ির পুজো চাউলপট্টিতে নিয়ে গেলেন ব্যবসায়ীরা। আজও এই পুজো হয় সেখানেই। জগদ্ধাত্রীকে এখানে বলা হয় আদি মা।
চাউলপট্টির পুজোর প্রথম সঙ্কল্প করা হয়েছিল ইন্দ্রনারায়ণের নামে। এখনও এই পুজোর সঙ্কল্প হয় চৌধুরী পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্যের নামে। বারোয়ারি পুজোয় কোনও পরিবারের সদস্যের নামে সঙ্কল্পের এমন উদাহরণ বিরল।
কালে কালে এই পুজো হয়ে ওঠে জাঁকজমকপূর্ণ. তার ওপর আলোর ব্যবহারে অভিনবত্বের পরিচয় দিয়েছে চন্দননগর সব মিলিয়ে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো মানেই এখন দর্শনার্থীদের ঢল নামে. দুর্গাপুজোর সপ্তমী থেকে ঠিক একমাস পর আসে জগদ্ধাত্রী পুজোর সপ্তমী দুর্গাপুজোর মতোই চারদিন ধরে পুজো হয়. শেষ দিন প্রায় ৩৫ ফিট উঁচু প্রতিমা বিসর্জন করা হয় বিসর্জনের জন্য নির্দিষ্ট রানিঘাটে. প্রতিবছরই দশমীর রাতে প্রতিমা নিয়ে শোভাযাত্রা হয়. তা দেখতে দেশবিদেশ থেকে বহু মানুষ জড়ো হন চন্দননগর কর্পোরেশন, পুলিশ, পুজো কমিটির উদ্যোক্তাদের নিয়ে তৈরি সেন্ট্রাল কমিটি জগদ্ধাত্রী পুজোর দায়িত্বে থাকে। শহরের প্রায় দেড়শো পুজোয় নজরদারির দায়িত্বও এই কমিটির এখানকার পুজো অত্যন্ত সুশৃঙ্খল।
বিশিষ্ঠ ব্যক্তিত্ত্ব
ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী - ইউরোপীয় উপনিবেশকালে এই অঞ্চলের জমিদার, তথা জগদ্ধাত্রী পুজোর প্রবর্তক।
রাখালদাস মজুমদার - বাঙালি লেখক
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শহর
বিষয়শ্রেণী:হুগলী জেলার প্রত্নস্থল
বিষয়শ্রেণী:ফরাসি উপনিবেশ
বিষয়শ্রেণী:হুগলী জেলার শহর
বিষয়শ্রেণী:হুগলী জেলা | চন্দননগর |
চেচখাতা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জলপাইগুড়ি জেলার একটি শহর।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে চেচখাতা শহরের জনসংখ্যা হল ৬৮৪৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৮৪%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৮% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৯%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে চেচখাতা এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ৮% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শহর
বিষয়শ্রেণী:আলিপুরদুয়ার জেলার শহর | চেচাখাতা |
উত্তর মহম্মদপুর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলার একটি শহর।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে উত্তর মহম্মদপুর শহরের জনসংখ্যা হল ৬১৯২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৩৩%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৪২% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ২৪%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে উত্তর মহম্মদপুর এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ২৪% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শহর
বিষয়শ্রেণী:মুর্শিদাবাদ জেলার শহর | উত্তর মহম্মদপুর |
১৯২৪ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি
চেকোস্লোভাকিয়ার সাথে ফ্রান্স মৈত্রী ও বন্ধুত্ব চুক্তি সম্পাদন করে।
ফ্রেব্রুয়ারি
মার্চ
এপ্রিল
মে
জুন
জুলাই
আগস্ট
৬ই আগস্ট - মিত্র ও সহযোগী শক্তির সাথে তুরস্কের লোজান চুক্তি কার্যকরী হয়।
সেপ্টেম্বর
অক্টোবর
নভেম্বর
ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি
৮ জানুয়ারি - রন মুডি, ইংরেজ অভিনেতা, গায়ক, সুরকার এবং লেখক। (মৃ. ২০১৫)
ফ্রেব্রুয়ারি
মার্চ
এপ্রিল
মে
৮ মে - কলিম শরাফী, বাংলাদেশী সঙ্গীত শিল্পী।
জুন
জুলাই
আগস্ট
সেপ্টেম্বর
৯ সেপ্টেম্বর - সিলভিয়া মাইলস, মার্কিন অভিনেত্রী। (মৃ. ২০১৯)
১৬ সেপ্টেম্বর - লরেন বাকল, মার্কিন অভিনেত্রী। (মৃ. ২০১৪)
অক্টোবর
নভেম্বর
ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি
ফ্রেব্রুয়ারি
মার্চ
এপ্রিল
মে
জুন
জুলাই
আগস্ট
সেপ্টেম্বর
অক্টোবর
নভেম্বর
ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৯২৪ | ১৯২৪ |
১৯৪৩ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলি
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
ফেব্রুয়ারি
১১ ফেব্রুয়ারি - আসাদ চৌধুরী, বাংলাদেশি কবি ও লেখক।
১২ ফেব্রুয়ারি - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, বাংলাদেশি কথাসাহিত্যিক। (মৃ. ১৯৯৭)
মার্চ
১ মার্চ
সাহারা খাতুন, বাংলাদেশি আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশের প্রথম নারী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। (মৃ. ২০২০)
শাহজাহান সিরাজ, বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক বন ও পরিবেশ মন্ত্রী। (মৃ. ২০২০)
জুন
২১ জুন - রাহিজা খানম ঝুনু, একুশে পদক বিজয়ী বাংলাদেশি নৃত্যশিল্পী। (মৃ. ২০১৭)
সেপ্টেম্বর
৩ সেপ্টেম্বর - ভ্যালেরি পেরিন, মার্কিন অভিনেত্রী ও মডেল।
অক্টোবর
২৩ অক্টোবর - মোহাম্মদ রফিক, বাংলাদেশি কবি।
নভেম্বর
২৮ নভেম্বর - র্যান্ডি নিউম্যান, মার্কিন গায়ক-গীতিকার, সঙ্গীত সমন্বয়ক ও সুরকার।
ডিসেম্বর
২৩ ডিসেম্বর - এলিজাবেথ হার্টম্যান, মার্কিন মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। (মৃ. ১৯৮৭)
অজানা তারিখ
শাহ মুহাম্মদ তৈয়ব, বাংলাদেশি ইসলামি পণ্ডিত ও আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব (মৃ. ২০২০)
মৃত্যু
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩ | ১৯৪৩ |
১৯৭৮ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
১ জানুয়ারি ১৯৭৮ খ্রীস্টাব্দঃ এই দিনে ভারতের বোম্বাই বিমান বন্দর থেকে একটি বোয়িং সেভেন জিরো সেভেন (৭০৭) উড্ডয়নের ৪ মিনিট পরে সাগরে পতিত হয়। ২১৩ জন যাত্রীর সবাই নিহত হন।
এপ্রিল-জুন
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
১ জানুয়ারি - বিদ্যা বালান, ভারতীয় মডেল ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।
২৮ জানুয়ারি - জিয়ানলুইজি বুফন, ইতালীয় ফুটবলার।
৭ ফেব্রুয়ারি - অ্যাশ্টন কুচার, মার্কিন অভিনেতা ও উদ্যোক্তা।
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
২৮ আগস্ট - রবার্ট শ, ইংরেজ অভিনেতা, ঔপন্যাসিক ও নাট্যকার। (জ. ১৯২৭)
সেপ্টেম্বর ১২ - আজিজুর রহমান, বাংলাদেশী কবি এবং গীতিকার। (জ. ১৯১৪)
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৮ | ১৯৭৮ |
__NOTOC__
১০০২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১০০২ | ১০০২ |
__NOTOC__
১০১২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১০১২ | ১০১২ |
__NOTOC__
১০২২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১০২২ | ১০২২ |
__NOTOC__
১০৩২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১০৩২ | ১০৩২ |
__NOTOC__
১০৪২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১০৪২ | ১০৪২ |
__NOTOC__
১০৫২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১০৫২ | ১০৫২ |
__NOTOC__
১০৬২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১০৬২ | ১০৬২ |
__NOTOC__
১০৭২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১০৭২ | ১০৭২ |
__NOTOC__
১০৮২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১০৮২ | ১০৮২ |
__NOTOC__
১০৯২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১০৯২ | ১০৯২ |
__NOTOC__
১১০২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১১০২ | ১১০২ |
__NOTOC__
১১১২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১১১২ | ১১১২ |
__NOTOC__
১১২২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১১২২
da:1120'erne#1122 | ১১২২ |
__NOTOC__
১১৩২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১১৩২ | ১১৩২ |
__NOTOC__
১১৪২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১১৪২ | ১১৪২ |
__NOTOC__
১১৫২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১১৫২ | ১১৫২ |
__NOTOC__
১১৬২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১১৬২ | ১১৬২ |
__NOTOC__
১১৭২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১১৭২ | ১১৭২ |
__NOTOC__
১১৮২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১১৮২ | ১১৮২ |
__NOTOC__
১১৯২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১১৯২ | ১১৯২ |
__NOTOC__
১২০২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১২০২ | ১২০২ |
__NOTOC__
১২১২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১২১২ | ১২১২ |
__NOTOC__
১২২২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১২২২ | ১২২২ |
__NOTOC__
১২৩২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১২৩২ | ১২৩২ |
__NOTOC__
১২৪২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১২৪২ | ১২৪২ |
__NOTOC__
১২৫২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১২৫২ | ১২৫২ |
__NOTOC__
১২৬২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১২৬২ | ১২৬২ |
__NOTOC__
১২৭২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১২৭২ | ১২৭২ |
__NOTOC__
১২৮২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১২৮২ | ১২৮২ |
__NOTOC__
১২৯২ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১২৯২ | ১২৯২ |
__NOTOC__
১৩০১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৩০১ | ১৩০১ |
__NOTOC__
১৩১১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৩১১ | ১৩১১ |
__NOTOC__
১৩২১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৩২১ | ১৩২১ |
__NOTOC__
১৩৩১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৩৩১ | ১৩৩১ |
__NOTOC__
১৩৪১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৩৪১ | ১৩৪১ |
__NOTOC__
১৩৫১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
দিল্লী সুলতান মুহাম্মদ বিন তুঘলক।
মরক্কোর সুলতান আবু আল হাসান আলী।
বিষয়শ্রেণী:১৩৫১ | ১৩৫১ |
__NOTOC__
১৩৬১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৩৬১ | ১৩৬১ |
__NOTOC__
১৩৭১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৩৭১ | ১৩৭১ |
__NOTOC__
১৩৮১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৩৮১ | ১৩৮১ |
__NOTOC__
১৩৯১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৩৯১ | ১৩৯১ |
১৪০১ গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৪০১ | ১৪০১ |
১৪১১ গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৪১১ | ১৪১১ |
__NOTOC__
১৪২১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৪২১ | ১৪২১ |
__NOTOC__
১৪৩১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
মে ৩০ - জোন অব আর্ক
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৪৩১ | ১৪৩১ |
__NOTOC__
১৪৪১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৪৪১ | ১৪৪১ |
__NOTOC__
১৪৫১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৪৫১ | ১৪৫১ |
__NOTOC__
১৪৬১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৪৬১ | ১৪৬১ |
__NOTOC__
১৪৭১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৪৭১ | ১৪৭১ |
__NOTOC__
১৪৮১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৪৮১ | ১৪৮১ |
__NOTOC__
১৪৯১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৪৯১ | ১৪৯১ |
__NOTOC__
১৫০১ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
অজানা/অমীমাংসিত তারিখের ঘটনাবলী
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
বিষয়শ্রেণী:১৫০১ | ১৫০১ |