text
stringlengths 11
126k
| title
stringlengths 1
182
|
---|---|
উজবেকিস্তান জাতীয় ফুটবল দল (, ) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে উজবেকিস্তানের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম উজবেকিস্তানের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা উজবেকিস্তান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৯৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৯২ সালের ১৭ই জুন তারিখে, উজবেকিস্তান প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; তাজিকিস্তানের দুশান্বেতে অনুষ্ঠিত উজবেকিস্তান এবং তাজিকিস্তানের মধ্যকারের উক্ত ম্যাচটি কাছে ২–২ গোলে ড্র হয়েছে।
সাদা নেকড়ে নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় উজবেকিস্তানের রাজধানী তাশখন্দে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন ভাদিম আব্রামভ এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন তিয়ানজিন টিইডিএ-এর মধ্যমাঠের খেলোয়াড় অদিল আহমেদভ।
উজবেকিস্তান এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করে পারেনি। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপে উজবেকিস্তান এপর্যন্ত ৭ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপে চতুর্থ স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
সের্ভের দিয়েপারভ, তিমুর কাপাজে, ইগ্নয়াতি নেস্তেরভ, এলদোর শোমুরোদভ এবং মাকসিম শাতসকিখের মতো খেলোয়াড়গণ উজবেকিস্তানের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৬ সালের নভেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে উজবেকিস্তান তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (৪৫তম) অর্জন করে এবং ১৯৯৬ সালের নভেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১১৯তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে উজবেকিস্তানের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৪৩তম (যা তারা ২০১৬ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ৯৫। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা বিশ্বকাপ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফিফা-এ উজবেকিস্তান জাতীয় ফুটবল দল
এএফসি-এ উজবেকিস্তান জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:উজবেকিস্তান জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:এশিয়ার জাতীয় ফুটবল দল | উজবেকিস্তান জাতীয় ফুটবল দল |
পুনর্নির্দেশ টানড্রা টাইমস | টুনড্রা টাইমস |
পুনর্নির্দেশ থিউনিস ডি ব্রুন | Theunis de Bruyn |
পুনর্নির্দেশ সিলেট বিভাগের ইউনিয়নের তালিকা | সিলেট বিভাগের ইউনিয়নসমূহের তালিকা |
জারওয়ালি খান (১৯৫৩ — ৭ ডিসেম্বর ২০২০) ছিলেন একজন পাকিস্তানি দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত, শিক্ষাবিদ, লেখক, সম্পাদক, খতিব ও সমাজ সংস্কারক। তিনি ইউসুফ বিন্নুরীর শিষ্য এবং জামিয়া আহসানুল উলুমের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন।
জীবনী
জারওয়ালি খান ১৯৫৩ সালে পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের জাহাঙ্গীরায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি জামিয়া উলুমুল ইসলামিয়ায় পড়াশুনা করেছেন। তিনি ইউসুফ বিন্নুরীর শিষ্য ছিলেন। তিনি ১৯৭৮ সালে করাচিতে জামিয়া আরাবিয়া আহসানুল উলুম প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ২০২০ সালের ৭ ডিসেম্বর করাচির ইনডাস হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।
প্রকাশনা
তার রচিত গ্রন্থ সমূহের মধ্যে রয়েছে:
আহসান আর রাসায়েল (১০টি গবেষণা সাময়িকী)
আহসানুল খুতুবাত (৩ খণ্ড)
আহসানুল বুরহান (২ খণ্ড, জীবনীগ্রন্থ)
মাআরিফ ও মুহাসেন (মাসিক আল আহসানের সম্পাদকীয় সংগ্রহ) ইত্যাদি
আরও দেখুন
মুহাম্মদ ইউসুফ বিন্নুরী
মুহাম্মদ তাকী উসমানী
মুহাম্মদ রফী উসমানী
তারিক জামিল
দেওবন্দি ব্যক্তিত্বের তালিকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
জারওয়ালি খানের বক্তব্য
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৩-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:দেওবন্দি ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানের ইসলামী চিন্তাবিদ
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি লেখক
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি মুফতি
বিষয়শ্রেণী:জামিয়া উলুমুল ইসলামিয়ার প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:সুন্নি ইসলামের পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:হানাফি ফিকহ পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ইসলামের মুসলিম পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:মৃত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ইসলামী ব্যক্তিত্ব
বিষয়শ্রেণী:ইসলামী চিন্তাবিদ
বিষয়শ্রেণী:ইসলামের মুসলিম পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:ইসলামের সুন্নি মুসলিম পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি ইসলামপন্থী
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি সুন্নি মুসলিম
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি সুন্নি মুসলিম পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:সোয়াবি জেলার ব্যক্তিত্ব | জারওয়ালি খান |
পুনর্নির্দেশ স্পেশাল সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন | বিশেষ নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা ব্যাটালিয়ন |
পুনর্নির্দেশঅযু | ওযুর ফরয |
মোডেস্টো বি একটি ক্যালিফোর্নিয়ার সংবাদপত্র, এটি ১৮৮৪ সালে ডেইলি ইভেনিং নিউজ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং বিভিন্ন নামে দৈনিক হিসাবে নিয়মিত প্রকাশিত হয়। ১৯৩৩ সালে এর নাম মোডেস্টো বি অ্যান্ড নিউজ-হেরাল্ড নাম পরিবর্তন করে এবং ১৯৭৫ সালে এর মাস্টহেডের নামটি সংক্ষেপে দ্য মোডেস্টো বি পরিণত হয়।
মোডেস্টো বি-র প্রায় ৭০ জন কর্মচারী রয়েছে এবং পুরো ক্যালিফোর্নিয়ায় বিতরণ করা হয় পাশাপাশি মোডেস্টো, টারলক, ওকডেল, সেরেস, পেটারসন এবং সোনেরার মতো জায়গায় পৌঁছে। এটি বর্তমানে ২৯,৭২৯ (সোম-শুক্র) এবং ৩৭,৬১৬ (রবিবার) গ্রাহক রয়েছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
মোডেস্টো বি অফিশিয়াল মোবাইল ওয়েবসাইট
মোডেস্টো বির আরএসএস ফিড দেয়
দ্য মোডেস্টো বি এর ম্যাকক্ল্যাচি কোম্পানির সহায়ক প্রোফাইল
বিষয়শ্রেণী:ক্যালিফোর্নিয়ার সংবাদপত্র
বিষয়শ্রেণী:ক্যালিফোর্নিয়ার দৈনিক সংবাদপত্র | দ্য মোডেস্টো বি |
সানজিদা আক্তার মেঘলা (জন্ম: ৪ জুন ২০০১) একজন বাংলাদেশী ক্রিকেটার। ২০১২ সালের অক্টোবরে, পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের জন্য তাকে বাংলাদেশের দলে জায়গা দেওয়া হয়েছিল। তিনি ৩০ অক্টোবর ২০১৯-এ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের হয়ে মহিলা টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক (ডব্লিউটি ২০ আই)-এ আত্মপ্রকাশ করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:২০০১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী মহিলা ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মহিলা টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | সানজিদা আক্তার মেঘলা |
"সকল যুদ্ধের যবনিকাপাতে যুদ্ধ" () হচ্ছে ১৯১৪ থেকে ১৯১৮ সাল অবধি স্থায়ী হওয়া প্রথম বিশ্বযুদ্ধের একটি পদবাচ্য; যার উৎপত্তির উদ্দেশ্য মৌলিক অর্থের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ হলেও প্রকৃতপক্ষে যুদ্ধের সমাপ্তি না ঘটায় বর্তমানে এটি ব্যাঙ্গাত্মক অর্থে ব্যবহৃত হয়।
উদ্ভব
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার সময়ে ১৯১৪ সালের আগষ্ট মাস জুড়ে ব্রিটিশ লেখক এবং সাংবাদিক এইচ জি ওয়েলস লণ্ডন পত্রিকায় একাধিক নিবন্ধ লিখেন যা পরবর্তীতে "দ্য ওয়ার দ্যাট উইল এন্ড ওয়্যার" নামে প্রকাশিত হয়। ওয়েলস এগিয়ে আসা যুদ্ধের জন্য কেন্দ্রীয় শক্তিকে দায়ী করে যুক্তি উপস্থাপন করে বলেন শুধুমাত্র জার্মান সেনাবাহিনীর পরাজয় ঘটলেই এই যুদ্ধের অবসান হবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় এটা বহুল প্রচলিত প্রবাদে পরিণত হয়।
পরবর্তী বছরগুলোতে এই পদবাচ্য উড্রো উইলসনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জুড়ে যায়ঃ যদিও তিনি এই পদবাচ্যকে একবার মাত্র ব্যবহার করেছিলেন। | সকল যুদ্ধের যবনিকাপাতে যুদ্ধ |
"বিধাতা" হচ্ছে ২০১৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সুইটহার্ট চলচ্চিত্রের একটি গান। গানটি গেয়েছেন জেমস এবং সুর ও গীত লিখেছেন শফিক তুহিন। এছাড়াও সঙ্গীতায়োজন করেছেন রাফি। এটি টাইগার মিডিয়ার ব্যানারে ২০১৬ সালের ১২ জানুয়ারি অডিও আকারে ইউটিউবে মুক্তি দেওয়া হয় এবং ২০১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিক মুক্তি দেওয়া হয় এছাড়াও একই মাসের ১৮ তারিখ ভিডিও আকারে ইউটিউবে মুক্তি দেওয়া হয়।
অভ্যর্থনা
গানটি মুক্তির পর ইউটিউবে ১০ দিনে দেড় লাখের বেশিবার দেখা হয়। গানটির জন্য জেমস চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড ২০১৭-এর ছায়াছবির গান বিভাগে "ক্রিটিক অ্যাওয়ার্ড" অর্জন করেন।
পুরস্কার ও মনোনয়ন
১২তম চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস (২০১৭) - জেমস
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:বাংলা চলচ্চিত্রের গান
বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার গান
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সঙ্গীত | বিধাতা (গান) |
পুনর্নির্দেশ ফরাসি পণ্য বয়কট | বয়কট ফ্রেঞ্চ প্রোডাক্ট |
সার্ভার সুন্দরম () হচ্ছে ১৯৬৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি তামিল চলচ্চিত্র। কৈলাস বলচন্দের একই নামের একটি মঞ্চনাটকের কাহিনী অবলম্বনে চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছিলেন কৃষ্ণন এবং পঞ্জু এবং প্রযোজক ছিলেন এ ভি মেইয়াপ্পান। এই চলচ্চিত্রটি ছিলো হাস্যরসাত্মক-নাট্য ঘরানার এবং কিছুটা বিষাদের ছোঁয়াও ছিলো। চলচ্চিত্রটিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন নাগেশ, কে. আর. বিজয়া এবং আর. মুথুরমণ। একজন গরীব রেস্তোরাঁ পরিচারকের ঐ রেস্তোরাঁর কন্যার প্রতি প্রেম করার বাসনা নিয়েই এই চলচ্চিত্রের মূল কাহিনী।
চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন মনয়ঙ্গত সুব্রমণিয়ন বিশ্বনাথন এবং টি. কে. রামমূর্তি আর গীতিকার ছিলেন কন্নদাসন এবং বালি। কৈলাস বলচন্দ ১৯৬৩ সালে 'সার্ভার সুন্দরম' নামেই একটি মঞ্চনাটক বানিয়েছিলেন, এই চলচ্চিত্রটি ঐ মঞ্চনাটকের কাহিনীর মতোই। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তামিল এবং শ্রেষ্ঠ তামিল ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত) জিতেছিলো।
অভিনয়ে
কে. আর. বিজয়া - রাধা
নাগেশ - সুন্দরম
আর. মুথুরমণ - রাঘবন
মেজর সুন্দররাজন - চক্রবর্তী
মনোরমা - কান্তা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:তামিল ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৬০-এর দশকের তামিল ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৪-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:অভিনয়শিল্পী সম্পর্কে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:চলচ্চিত্রনির্মাণ সম্পর্কে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় হাস্যরসাত্মক নাট্য চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:অন্যান্য ভাষায় পুনর্নির্মিত তামিল চলচ্চিত্র | সার্ভার সুন্দরম |
প্রভাত প্রকাশ শুক্লা (জন্ম: ২৯ শে মার্চ ১৯৫১) রাশিয়ায় ভারতের রাষ্ট্রদূত। ২০০৭ সালের ২ অক্টোবর মস্কোতে এই পদ গ্রহণের আগে, শুক্লা অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের হাই কমিশনার ছিলেন এবং এর আগে সিঙ্গাপুরে ভারতীয় হাই কমিশনার ছিলেন। তিনি ১১ জুলাই ১৯৭৪ সালে ভারতীয় পররাষ্টঁ সেবায় যোগদান করেছিলেন। তিনি অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং রাশিয়ান ও ফ্রেঞ্চ ভাষা জানেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৫১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:রাশিয়ায় ভারতের রাষ্ট্রদূত
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় কূটনীতিবিদ | প্রভাত প্রকাশ শুক্লা |
রজনী রাই হলেন পুদুচেরির প্রাক্তন লেফটেন্যান্ট গভর্নর। তিনি এপ্রিল ১৯৯৮ থেকে জুলাই ২০২০ পর্যন্ত গভর্নর ছিলেন। তিনি মহারাষ্ট্রের নাগপুরের বাসিন্দা। তিনি ভারতীয় জন সংঘ এবং ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
https://web.archive.org/web/20070928060840/http://www.pon.nic.in/open/govern/BIO_LG.htm
বিষয়শ্রেণী:জন্মের সাল অজানা
বিষয়শ্রেণী:২০১৩-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জনসংঘের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:ভারতের মহিলা রাজ্যপাল
বিষয়শ্রেণী:নাগপুরের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ | রজনী রাই |
জাফর সাইফুল্লাহ (আনু ১৯৩৬ - ২৫ জুলাই ২০১৪) একমাত্র মুসলিম যিনি ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত ভারত সরকারের মন্ত্রিপরিষদ সচিব নিযুক্ত হয়েছিলেন।
তিনি ভারতীয় প্রশাসনিক পরিষেবা আধিকারিকদের কর্ণাটক ক্যাডারের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে তার ভূমিকার আগে তিনি ভারতের সংখ্যালঘু কমিশনের সদস্য সচিব, হরিয়ানা গভর্নরের উপদেষ্টা, কর্নাটক সরকারের পল্লী উন্নয়ন সচিব ছিলেন। আরো অন্যন্য পদে ছিলেন।
২০০৮ সালে সাইফুল্লাহ সম্পাদিত সুলায়মানিস – লিভস লেস অর্ডিনারি নামে একটি বই প্রকাশ করেন। বইটি উন্মোচন করেছিলেন ভারতের সহ-রাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারী ।
জাফর সাইফুল্লাহ প্রথম এবং একমাত্র মুসলিম আইএএস অফিসার যিনি ভারতের মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৩০-এর দশকে জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০১৪-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:ভারতের মন্ত্রিপরিষদ সচিব
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় মুসলিম | জাফর সাইফুল্লাহ |
পুনর্নির্দেশ নৌ বিমানচালনা | নেভাল এভিয়েশন |
কির্মেন শায়লা মেঘালয়ের ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক পার্টির রাজনীতিবিদ। তিনি ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী হিসাবে খলেহরিয়াত আসন থেকে ২০১৩ সালে মেঘালয় বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ২০১৮ সাল থেকে কনরাড সাংমা মন্ত্রকের মুদ্রণ ও স্টেশনারি, রাজস্ব এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:মেঘালয় বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | কির্মেন শায়লা |
অচ্যুত কাশীনাথ সানাই উসগাঁওকার ( - ১৬ জুন ২০২০) মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টির একজন নেতা ছিলেন। তিনি ১৯৭৭ সালের ১৩ আগস্ট থেকে ২ এপ্রিল ১৯৭৯ পর্যন্ত গোয়া, দমন ও দিউয়ের মন্ত্রিসভায় শশীকলা ককোডকার মন্ত্রিপরিষদে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। এর আগে উসগাঁওকার দয়ানন্দ বান্দোদকর মন্ত্রণালয়ে উপমন্ত্রী ছিলেন এবং গোয়া, দমন ও দিউ বিধানসভার উপ-স্পিকার হিসাবে ছিলেন।
ব্যক্তিগত জীবন
তিনি ছিলেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বর্ষা উসগাঁওকারের পিতা। তিনি পানজজি এলাকার মিরামারে বাস করতেন।
মৃত্যু
উসগাঁওকার দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতার কারণে ২০২০ সালের ১৬ জুন বাঁশপল্লীর গোয়া মেডিকেল কলেজে মারা যান।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯২০-এর দশকে জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:গোয়ার রাজনীতিবিদ | এ কে এস উসগাঁওকার |
ঠাকুর রাম সিংহ (১৯১১ – ২০০৯) ছিলেন একজন ভারতীয় কমিউনিস্ট বিপ্লবী এবং ভগৎ সিংয়ের সহযোগী। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের কর্মী হিসাবে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেছিলেন, তবে ভগত সিং এবং তাঁর হিন্দুস্তান সমাজতান্ত্রিক রিপাবলিকান সেনাবাহিনীর আদর্শের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিলেন। ঠাকুর রাম সিংহকে আজমিরের ডোগ্রা শুটিং মামলায় ভূমিকার জন্য আন্দামান নিকোবারের সেলুলার কারাগারে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। কারাগারের অভ্যন্তরে তিনি একটি 'কমিউনিস্ট ব্লক' গঠন করেন এবং পরে আন্দামান থেকে মুক্তি পাওয়ার পরে তিনি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দেন। চীন-ভারত যুদ্ধের দিনগুলিতে তিনি কমিউনিস্ট আন্দোলনে বিভক্তিকে সমর্থন করেছিলেন এবং ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) উত্তর প্রদেশ কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:২০০৯-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৯১১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) এর রাজনীতিবিদ | ঠাকুর রাম সিংহ (বিপ্লবী) |
রাম চন্দ্র দত্তত্রায় সাথে (১৯৩৩ – ২০০৮) ছিলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব। তিনি ৯ নভেম্বর ১৯৭৯ থেকে ৩০ এপ্রিল ১৯৮২ পর্যন্ত সচিবের হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
তিনি রাষ্ট্রদূত হিসাবে চীন (১৯৬৬ – ১৯৬৮), ফ্রান্স (জুলাই, ১৯৭৬ থেকে নভেম্বর, ১৯৭৮), ইরান (নভেম্বর, ১৯৭৮ – ১৯৮০) এবং জার্মানিতে (১৯৮২ – ১৯৮৪) দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং একজন কূটনীতিক হিসাবে আফগানিস্তান এবং পূর্ব আফ্রিকায় ছিলেন। তাঁর মেয়ে মোহিনী শিবশঙ্কর মেননকে বিয়ে করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯২৩-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০০৮-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব
বিষয়শ্রেণী:ইরানে ভারতের রাষ্ট্রদূত
বিষয়শ্রেণী:চীনে ভারতের রাষ্ট্রদূত
বিষয়শ্রেণী:জার্মানিতে ভারতের রাষ্ট্রদূত
বিষয়শ্রেণী:ফ্রান্সে ভারতের রাষ্ট্রদূত | রাম সাথে |
কান্দিরপাড় বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত একটি জনবহুল এলাকা। এটিকে কুমিল্লা জেলার প্রাণকেন্দ্র হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
আরো দেখুন
কুমিল্লা
কুমিল্লা বিভাগ
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:কুমিল্লা শহরের জনবহুল এলাকা | কান্দিরপাড় |
পুনর্নির্দেশ পার্থিব প্যাটেল | Parthiv Patel |
পুনর্নির্দেশ সান সিরো | San Siro |
মোহাম্মদ আদম মল্লিক (মৃত্যু: ১২ জুলাই ২০১৩) একজন ভারতীয় রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। তিনি মজলিস বাঁচাও তেহরিকের সভাপতি ছিলেন।
মৃত্যু
মল্লিক ৬১ বছর বয়সে ১২ জুলাই ২০১৩ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৫০-এর দশকে জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০১৩-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:তেলেঙ্গানার রাজনীতিবিদ | মোহাম্মদ আদম মল্লিক |
রাজা মুহাম্মদ আকবর খান ভারতে ব্রিটিশ শাসনামলে ঝিলামের একজন বাড়িওয়ালা ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ছিলেন ভিম্বরের আটাশতম রাজা। তিনি ১৯২০ সালে প্রথমবারের মতো ঝিলাম থেকে আটত্রিশ সদস্যের পাঞ্জাব আইনসভা পরিষদে নির্বাচিত হন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত
বিষয়শ্রেণী:পাঞ্জাবি রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:ঝিলামের ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ ভারতের ব্যক্তিত্ব
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় ভূস্বামী | মুহাম্মদ আকবর খান (রাজনীতিবিদ) |
পুনর্নির্দেশ ইয়ুভেন্তুস স্টেডিয়াম | আল্লিয়াঞ্জ স্টেডিয়াম |
পুনর্নির্দেশ সৈয়দ মমতাজ আলী | সাইয়িদ মমতাজ আলী |
কে এম আব্দুস সালাম একজন বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তা যিনি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ইতিপূর্বে তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
প্রারম্ভিক জীবন
কে এম আব্দুস সালাম সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার বারুহাস ইউনিয়নের নাঙ্গলমোড়া তেঁতুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আব্দুস সাত্তার মাস্টার। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে বিএসএস (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা ইনস্টিটিউট থেকে তিনি ফরাসি ভাষা কোর্সও অর্জন করেন। যুক্তরাজ্যের ব্র্যাডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি উচ্চতর প্রশিক্ষণ নেন।
কর্মজীবন
কে এম আব্দুল সালাম ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস এডমিন ক্যাডারের সদস্য হিসেবে চাকুরিতে যোগদান করেন। চাকুরিজীবনে তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে সহকারী কমিশনার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটসহ উপজেলা ও জেলায় বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন। তিনি রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের সচিব পদেও দায়িত্ব পালন সহ যুগ্মসচিব হিসেবে এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক, অতিরিক্ত সচিব হিসেবে টেকসই এবং পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (স্রেডিএ) সদস্য, বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ-জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে, হোটেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৮ জানুয়ারি ২০১৮ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০ মে ২০২০ সাল থেকে তিনি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নে –কে এম আব্দুস সালাম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:সিরাজগঞ্জ জেলার ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সচিব
বিষয়শ্রেণী:শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব | কে এম আব্দুস সালাম |
কৃষ্ণান কন্যাম্পারামবিল (জন্ম: ১৯৪৪) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ, যিনি ৯ জুন ১৯৯৭ থেকে ১৩ মে ২০০১ পর্যন্ত কৃষিমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ভারতের কেরল রাজ্যে ১৯৬৭ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত সিপিআই আইনসভা দলের সেক্রেটারি ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৮-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় রাজনীতিবিদ
en:Krishnan Kaniyamparambil | কৃষ্ণন কন্যাম্পরম্বিল |
পুনর্নির্দেশ জন স্টিফেনসন | John Stephenson (cricketer, born 1965) |
বাবু জান্দেল একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের পার্টির একজন সদস্য এবং শিউপুরের প্রতিনিধিত্ব করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | বাবু জান্দেল |
রাহুল সুভাষ কুল হলেন রাহু, দৌন্দ, পুনে মহারাষ্ট্রের একজন রাজনীতিবিদ। তিনি ২০১৪ সালে মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে দৌন্দ নির্বাচনী এলাকা থেকে রাষ্ট্রীয় সমাজ পক্ষের প্রার্থী হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন ২০১২ বিধানসভা নির্বাচনে তিনি আবার প্রতিদ্বন্দ্বী এনসিপি রমেশ থোরাটের বিপক্ষে বিজেপির প্রার্থী হিসাবে জিতেছিলেন। তাঁর প্রয়াত পিতা সুভাষ কুল দৌন্দের তিনবারের বিধায়ক ছিলেন এবং তাঁর মা রঞ্জনা কুল দৌন্দের এক বারের বিধায়ক ছিলেন। ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে রমেশ থোরাটের বিরুদ্ধে তিনি তার মাকে সফল করে তোলেন।
সমর্থকদের সাথে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্কের কারণে তাঁর অনুসারীরা সাধারণত তাকে 'দাদা' (বড় ভাই) বলে ডাকে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:মহারাষ্ট্র বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জাতীয় সমাজ পক্ষের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | রাহুল কুল |
কে এম আলী আজম একজন বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তা যিনি শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ইতিপূর্বে তিনি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন দায়িত্ব পালন করেন।
প্রারম্ভিক জীবন
কে এম আলী আজম বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার উদয়পুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বিবাহিত।
কর্মজীবন
কে এম আলী আজম ২০ ডিসেম্বর ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের প্রশাসন ক্যাডারের অষ্টম ব্যাচের সদস্য হিসেবে চাকুরিতে যোগদান করেন। চাকুরিজীবনে তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে সহকারী কমিশনার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটসহ উপজেলা ও জেলায় বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন।
কমিশনার হিসেবে তিনি ঢাকা বিভাগে, জেলা প্রশাসক হিসেবে চাঁপাইনবাবগঞ্জে ও সচিব হিসেবে ৫ আগস্ট ২০১৯ সাল থেকে ২৬ মে ২০২০ সাল পর্যন্ত শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২৭ মে ২০২০ সাল থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নে –কে এম আলী আজম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:বাগেরহাট জেলার ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সচিব | কে এম আলী আজম |
ইন্দ্রমনি বোরা (১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৮ - ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য ছিলেন। তিনি আসাম থেকে রাজ্যসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৮-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০১৯-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:অসম রাজ্যসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:আসামের ব্যক্তি | ইন্দ্রমনি বোরা |
দিলীপ মোরান ২০১১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ভারতের ডুম ডুমা আসন থেকে বিধানসভার সদস্য ছিলেন। তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির অন্তর্ভুক্ত।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:আসাম বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | দিলীপ মোরান |
ভবেশ কালিতা আসামের ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ। তিনি রাঙ্গিয়া থেকে ২০১৬ সালে আসাম বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:আসাম বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | ভবেশ কালিতা |
দ্য হিডেন ফেস
কাহিনী
অল্প বয়স্ক অর্কেস্ট্রা কন্ডাক্টর অ্যাড্রিয়েন (কুইম গুতেরেজ) তার বান্ধবী বেলেন (ক্যালারা লেগো) তাকে ছেড়ে যাওয়ার কথা জানিয়ে একটি রেকর্ড করা ভিডিও দেখছেন। অ্যাড্রিয়েন অশান্ত হয়ে ওঠে। একটি বারে তার দুঃখগুলি সরিয়ে দেওয়ার সময়, তিনি ফ্যাবিয়ানা (মার্টিনা গার্সিয়া) এর সাথে দেখা করেন এবং তাদের মধ্যে একটি সম্পর্ক গড়ে ওঠে। অ্যাড্রায়ান বেলনের সাথে ভাগ করে নিচ্ছে যে ঘরে ফ্যাবিয়ানা চলে গেছে। বাথরুমে অদ্ভুত জিনিসগুলি শুরু হতে থাকে, ফ্যাবিয়ানা ডুব এবং বাথটাব থেকে আগত অদ্ভুত শব্দের পর্যবেক্ষণ করে এবং হঠাৎ গরম ঝরনা দ্বারা আচ্ছন্ন হয়ে যায়।
অ্যাড্রায়ান বেলান নিখোঁজ হওয়ার জন্য সন্দেহভাজন হয়ে ওঠে, তবে তদন্তকারীরা বেলনের নিখোঁজ হওয়ার সাথে অ্যাড্রিয়ানের জড়িত থাকার কোনও প্রমাণ খুঁজে পাচ্ছেন না। পুলিশ তদন্তকারীদের একজন, স্পষ্টতই ফ্যাবিয়ানার প্রাক্তন প্রেমিক, অ্যাড্রিয়ানকে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন যে ফ্যাবিয়ানার কিছু হলে তিনি আদ্রিয়ানকে মেরে ফেলবেন।
এটি প্রকাশিত হয়েছে যে বাড়িটি জার্মানির এক মহিলা এমার মালিকানাধীন, তিনি বেলানকে তার স্বামীকে লুকানোর জন্য তৈরি একটি গোপন ঘর দেখালেন যে, তিনি একজন প্রাক্তন নাৎসি এসএস অফিসার হওয়ার কারণে তাকে খুঁজতে এসেছিলেন। ঘরটি স্ব-অন্তর্ভুক্ত এবং শব্দ থেকে সিল করা আছে। এমার পরামর্শে, বেলন, তাঁর একজন বেহালাবিদ, ভেরেনিকার সাথে অ্যাড্রিয়ানের উচ্ছল সম্পর্কের বিষয়ে jeর্ষা করে, তাকে ছেড়ে চলে যাবার ভান করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি ভিডিওটি রেকর্ড করে বলেছেন যে তিনি গোপন কক্ষে লুকিয়ে থাকায় তিনি চলে যাচ্ছেন। ঘরে কিছু উপায় রয়েছে এমন আয়না রয়েছে যেখানে সে অ্যাড্রিয়েনের প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে পারে। যখন তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন যে তিনি পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছেন তখন তিনি কীটি সন্ধান করেন এবং বুঝতে পারেন যে তিনি কীটি হারিয়েছেন এবং এখন অ্যাড্রিয়নের সাথে যোগাযোগ করার কোনও উপায় ছাড়াই ঘরে আটকা পড়েছেন।
অভিনয়ে
কুইম গুতেরেস - অ্যাড্রেইন
ক্লারা লেগো - বেলান
মার্টিনা গার্সিয়া - ফ্যাবিয়ানা
মার্সেলা মার - ভেরানিকা
হুয়ান আলফোনসো ব্যাপটিস্টা - পুলিশ এজেন্ট
আলেকজান্দ্রা স্টুয়ার্ট - এমা
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:২০১১-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:স্পেনীয় ভাষার চলচ্চিত্র | দ্য হিডেন ফেস (চলচ্চিত্র) |
ধ্রুব কুমার সেন আসামের ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ। ১৯৯১ সালে তিনি ধুবরি আসন থেকে আসাম বিধানসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার প্রথম বিধায়ক ছিলেন। এখন অবধি তিনি ধুবরি আসনের ভারতীয় জনতা পার্টির একমাত্র বিধায়ক এবং ভারতীয় জনতা পার্টির প্রবীণ নেতা।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:ধুবড়ী জেলার ব্যক্তিত্ব
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:আসাম বিধানসভার সদস্য | ধ্রুব কুমার সেন |
মধুকর ভোসলে ( ) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। ২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি আখিল ভারতীয় সেনা (এবিএস) দলের গোয়ার রাজ্য সভাপতি ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:গোয়ার রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:অখিল ভারতীয় সেনার রাজনীতিবিদ | মধুকর ভোসলে |
প্যালডেন সেরিং গ্যামসো সিকিমের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ।
তিনি সিকিম ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট থেকে ২০০০-২০০৬ মেয়াদে রাজ্যসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:সিকিমের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:রাজ্যসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:সিকিম ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের রাজনীতিবিদ | প্যালডেন সেরিং গ্যামসো |
টঙ্গী রেলওয়ে সেতু বা তুরাগ রেলওয়ে সেতু বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার টঙ্গীতে তুরাগ নদীর উপর অবস্থিত রেলওয়ে সেতু। এতে পাশাপাশি দুটি রেলওয়ে সেতু রয়েছে। এটি নারায়ণগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ ঘাট রেলপথের অংশ। এর দুই দিকে টঙ্গী জংশন ও ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন অবস্থিত।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের রেলওয়ে সেতু | টঙ্গী রেলওয়ে সেতু |
রোহণ দালুওয়াত্তে (১৯৪১-২০১৮) শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর একজন জেনারেল ছিলেন। শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী সাঁজোয়া শাখায় কমিশনপ্রাপ্ত রোহণ ১৯৯৬ সালে শ্রীলঙ্কার সেনাপ্রধান নিযুক্ত হন। জেনারেল রোহণ নব্বইয়ের দশকে জাফনা অঞ্চলের কোর কমান্ডার থাকাকালীন এলটিটিই তার অধীনস্ত সৈন্যদের উপর হামলা চালিয়েছিলো। জেনারেল রোহণ প্রজ্ঞা দ্বারা এলটিটিইর উপর পাল্টা হামলা চালানোর নির্দেশ দেন তার অধীনস্ত ডিভিশন এবং ব্রিগেডগুলোকে।
সেনা জীবন
১৯৬১ সালে সেনা ক্যাডেট হিসেবে রোহণের সামরিক জীবন শুরু হয় ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে, '৬১ সালের ১৪ই আগস্ট তারিখে রোহণের প্রশিক্ষণ শুরু হয়। তিনি প্রশিক্ষণ একাডেমীতে ভালো সাঁতার কাটতেন।
১৯৬৩ সালের ১ আগস্ট রোহণকে কমিশন দেওয়া হয় শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী সাঁজোয়া শাখাতে, তিনি ১ম সাঁজোয়া রেজিমেন্টে যোগ দিয়েছিলেন ব্রিটেন থেকে ফিরে এসে। সাঁজোয়া বাহিনীর কর্মকর্তাদের উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য রোহণ পাকিস্তান যান। পাকিস্তান থেকে ফিরে এসে তিনি লেফটেন্যান্ট হন ১৯৬৪ সালে; ১৯৬৬ সালে ক্যাপ্টেন এবং ১৯৭০ সালে মেজর হন; তিনি বিভিন্ন সাঁজোয়া রেজিমেন্টে ট্রুপ এবং স্কোয়াড্রন অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ পাচ্ছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি একটি পদাতিক ব্রিগেডের ব্রিগেড মেজর হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭২ সালে তিনি আবার একটি সাঁজোয়া রেজিমেন্টের স্কোয়াড্রন কমান্ডার হিসেবে বদলী হন; একই বছর তিনি পাকিস্তানে স্টাফ কোর্স (পিএসসি) করতে যান। ১৯৭৪ সালের শুরুর দিকে রোহণ সেনা সদরে সাঁজোয়া পরিদপ্তরে জিএসও-২ হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭৫ সালে তিনি লেফটেন্যান্ট কর্নেল হন এবং ৩য় সাঁজোয়া রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭৬ সালে তিনি ৮৮ পদাতিক ব্রিগেডের অধীনে ১১ সাঁজোয়া রেজিমেন্টের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পান; ১৯৭৮ সালে তিনি সেনা সদরের শিক্ষা পরিদপ্তরে জিএসও-১ হন; ১৯৮০ সালে তিনি কর্নেল হন এবং ২৪ পদাতিক ডিভিশনের কর্নেল স্টাফ করা হয় তাকে। ১৯৮২ সালে তিনি ব্রিগেডিয়ার পদে পদোন্নতি লাভ করেন এবং এর মধ্যেই তিনি পাকিস্তান থেকে এনডিসি কোর্স করে আসেন; ব্রিগেডিয়ার হিসেবে তিনি ৪১ পদাতিক ব্রিগেডের অধিনায়ক হন (তখনো শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীতে সাঁজোয়া বাহিনীর ব্রিগেড ফরমেশন ছিলোনা)। ১৯৮৩ সালে তিনি সেনা সদরে সাঁজোয়া পরিদপ্তরের পরিচালক হন, ১৯৮৬ সালে আবার একটি পদাতিক ব্রিগেডের অধিনায়ক হন। '৮৭ সালে তিনি মেজর জেনারেল হন এবং ৬৬ পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়ক করা হয়, '৮৯ সালে তিনি ১১ পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়ক হন। ১৯৯০ সালে তিনি সেনা সদরে কোয়ার্টার-মাস্টার জেনারেল হন এবং একই বছরের শেষের দিকে তিনি লেফটেন্যান্ট জেনারেল হন আর তাকে কলম্বো কোরের অধিনায়ক করা হয়। ১৯৯২ সালে তিনি সেনাবাহিনী সদর দপ্তরে এমজিও (মাস্টার জেনারেল অব অর্ডন্যান্স) হিসেবে বদলী হন এবং পরের বছর জাফনা কোরের অধিনায়ক হন; ১৯৯৬ সালের ১ মে সেনাপ্রধান হবার আগ পর্যন্ত তিনি জাফনা কোরের কমান্ডার ছিলেন, তিনি ১৯৯৮ সালের ১৫ই ডিসেম্বর সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:শ্রীলঙ্কান জেনারেল
বিষয়শ্রেণী:১৯৪১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০১৮-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:শ্রীলঙ্কার সেনাপ্রধান | রোহণ দালুওয়াত্তে |
পুনম সাগর ভোজপুরী সিনেমা অভিনেত্রী।
জীবনের প্রথমার্ধ
তিনি উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা। তিনি হরিয়ানা চলচ্চিত্র "নিকম্মা"-য় অভিনয়ের মাধ্যমে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন।
চলচ্চিত্র তালিকা
"মুন্না বজরঙ্গি" (২০০৯)
সাত সাহেলিয়া (২০০৯)
"বিধাতা" (২০০৮)
"ইউপি বিহার এক্সপ্রেস"
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ভোজপুরি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | পুনম সাগর |
ভিসি আগরওয়াল একটি বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী। তিনি ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা ইনস্টিটিউট, রোরকি প্রাক্তন শিক্ষার্থী। তিনি ২০০৬ সালের জুলাইয়ে আইবিপি কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হন। সংস্থাটি পরে ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনে (আইওসি) একীভূত হয় এবং আগরওয়াল আইওসির মানবসম্পদের পরিচালক হন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বিশ শতকের ভারতীয় প্রকৌশলী
বিষয়শ্রেণী:হরিদ্বারের ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি রুরকির প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | ভি সি আগরওয়াল |
পুনর্নির্দেশ মিজানুর রহমান (ক্রিকেটার) | Mizanur Rahman (cricketer) |
পুনর্নির্দেশ লাসিথ এম্বুলদেনিয়া | Lasith Ambuldeniya |
পুনর্নির্দেশ আ স্টার ইজ বর্ন (২০১৮-এর চলচ্চিত্র) | A Star Is Born (2018 film) |
শ্রী শ্রীঠাকুর দয়ানন্দ দেব (১৭ ডিসেম্বর ১৮৭০ - ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দ) একজন হিন্দু ধর্ম গুরু ও সমাজ সংস্কারক এবং বিশ্ব শান্তি সংগঠন প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
জীবনী
দয়ানন্দ হবিগঞ্জ জেলার লাখাই উপজেলার বামৈ গ্রামে জমিদার পরিবারে ১২৭৮ বঙ্গাব্দের ৭ই জৈষ্ঠ বৃহস্পতিবার (১৭ ডিসেম্বর ১৮৭০ খ্রিষ্টাব্দ) জন্মগ্রহণ করেন। পিতা গুরুচরণ চৌধুরী হবিগঞ্জ বারের আইনজীবী ছিলেন। তার মাতার নাম ছিল কামাখ্যা দেবী চৌধুরী।
ফ্রান্সের বিশ্ব শান্তির সম্মেলন
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯১৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে একটি বিশ্ব শান্তির সম্মেলন হয়েছিল, যা প্যারিস কনফারেন্স ১৯১৮ নামে পরিচিত। সেই সম্মেলনের এক দিন আগে ১৭ ডিসেম্বর দয়ানন্দ নিজেকে "বিশ্ব সুহৃদ ও সন্নাসী" সংগঠনের সভাপতি পরিচয়ে দিয়ে ইংরেজীতে বক্তব্য দেন, যাতে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সূচনা না হয়। দয়ানন্দের বক্তব্য ছিল প্রশংসীয়। কনফারেন্সের বক্তারা দয়ানন্দকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শান্তির দূত ঘোষণা করেন। এরপর দয়ানন্দের নাম হয় ঠাকুর দয়ানন্দ। দয়ানন্দকে ফ্রান্স সরকার বিমান উপহার দেন। সেই বিমান নিয়ে পৃথিবীর সব দেশে পাড়ি জমান। জার্মানির চ্যান্সেলর হিটলার, ইতালির রাষ্ট্রপতি মুসোলিনি, জাপানের সম্রাট আকিহিতোর কাছে শান্তির বাণী পৌঁছে দেন।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ঠাকুর
ভারতবর্ষে যখন স্বদেশী আন্দোলন এবং পৃথিবীজুড়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আলোচনা চলছিল, তখন আসাম প্রদেশের শিলচর শহর থেকে ৩ মাইল দূরে ১৯০৯ সালের জানুয়ারিতে দয়ানন্দ অরুণাচল আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। দয়ানন্দের শিষ্য মহেন্দ্রনাথ ঠাকুর মৌলভীবাজার শহরের সন্নিকটে জগৎসীতে দোল গোবিন্দ আশ্রম প্রতিষ্টা করেন। ব্রিটিশ সরকার এই আশ্রমকে সন্ত্রাসীদের আখড়া হিসেবে চিহ্নিত করে, আশ্রমবাসীদের সাথে বৃটিশ পুলিশের সংঘর্ষ বাধে। ১৯১২ সালের ১৬ জুলাই গুলিবিদ্ধ হলে সিলেট হাসপাতালে মারা যান মহেন্দ্রনাথ দে। সেই মামলায় দয়ানন্দসহ ৫৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়। ঠাকুর দয়ানন্দ দেড় বছর কারাভোগ করেন। জেল থেকে বের হয়ে তিনি সন্যাসীদের কে নিয়ে বিশ্ব শান্তি সংগঠন করেন। ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯১৮ লাখাই থানার বামৈ গ্রামের ১ কিলোমিটার দক্ষিনে প্রতিষ্ঠা করেন অমৃত মন্দির।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দু গুরু
বিষয়শ্রেণী:১৮৭০-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৭-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:হবিগঞ্জ জেলার ব্যক্তি | দয়ানন্দ দেব |
পুনর্নির্দেশ জয়নগর ২ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক | জয়নগর ২ |
এ এম এম মুরুগাপ্পা চেট্টিয়ার (২৩ জানুয়ারী ১৯০২ - ৩১ অক্টোবর ১৯৬৫) একজন ভারতীয় শিল্পপতি ছিলেন যিনি মাদ্রাজ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রথম ভারতীয় সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি মুরুগাপ্পা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৫-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৯০২-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় শিল্পপতি
বিষয়শ্রেণী:চেন্নাইয়ের ব্যবসায়ী | এ এম এম মুরুগাপ্পা চেট্টিয়ার |
পুনর্নির্দেশ ডেভিড লরেন্স | David Lawrence (cricketer) |
রিস্ট স্পিন হল ক্রিকেট খেলায় এক ধরনের বোলিং। এটিতে ক্রিকেটের কৌশল এবং হাতের নির্দিষ্ট চলন বোঝায়, যেটি ক্রিকেট বলকে একটি নির্দিষ্ট দিকে স্পিন করানোর সাথে জড়িত। অন্য স্পিনের কৌশল, যেটি সাধারণত বিপরীত দিকে বল স্পিন করতে ব্যবহৃত হয়, সেটি হল ফিঙ্গার স্পিন। হাতের পেছন থেকে বল ছেড়ে রিস্ট স্পিন বল করা হয়, যাতে বলটি কনিষ্ঠ আঙুলের উপর দিয়ে যায়। একজন ডানহাতি বোলার এই বল করলে, বোলারের দৃষ্টিকোণ থেকে, এটি বলকে একটি বামাবর্ত ঘূর্ণন দেয়। একজন বামহাতি রিস্ট স্পিনার বলকে ঘড়ির কাঁটার দিকে (দক্ষিণাবর্ত) ঘোরায়।
রিস্ট স্পিন নামটি সার্থক নাম নয়, কারণ বলের চরিত্রগত স্পিন তৈরির প্রক্রিয়াটিতে রিস্ট বা কব্জি গুরুত্বপূর্ণ নয়। রিস্ট স্পিন কৌশলে বলটিকে ছাড়ার সময় হাত সম্পূর্ণরূপে প্রোনেটেড অবস্থানে (যাতে হাতের তালু অধঃমুখী হয় বা ভেতরের দিকে থাকে) এবং আঙ্গুল বলের ভেতরের দিকে (ডানহাতি বোলারের জন্য বাম দিকে) থাকে। যদি এই প্রোনেটেড অবস্থানটি বল ছাড়ার সময় বজায় থাকে, আঙ্গুলগুলি স্বাভাবিকভাবেই বলের দিকটি সঙ্কুচিত করে এবং ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে স্পিন তৈরি করে। অস্ট্রেলিয়ার দুর্দান্ত লেগ স্পিনার বিল ও’রিলি এইভাবে লেগস্পিন বল করার জন্য বিখ্যাত। দুটি অন্য উপায়ে বলের উপরে অতিরিক্ত স্পিন করানো যেতে পারে: বলটি ছাড়ার ঠিক আগে বাহুকে সুপিনেটেড অবস্থান (যাতে হাতের তালু ঊর্ধ্বমুখী হয় বা বাইরের দিকে থাকে) থেকে প্রোনেটেড অবস্থানে নিয়ে যাওয়া, এবং বল ছাড়ার মুহুর্তে কব্জিটির মোচড় বা প্রসার। দুটি কৌশলই স্পিনের প্রভাব বাড়িয়ে তোলে। একজন স্পিন বোলার যত ধীরে বল ছাড়ে, বলের ঘূর্ণির একই হার বজায় রাখতে তাকে আরও সক্রিয়ভাবে বলে স্পিন দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
যদিও কব্জি স্পিনের জৈব-যান্ত্রিক প্রক্রিয়া ডান এবং বাম হাতি বোলারদের জন্য একই, এই ধরনের বোলারদের প্রায়শই পৃথক বিভাগে রাখা হয়, কারণ ক্রিকেট পিচে বল পড়ার পর বলের স্পিন করার দিকটি পৃথক:
ডান হাতের রিস্ট স্পিন সাধারণত লেগ স্পিন নামে পরিচিত।
বাঁ-হাতের রিস্ট স্পিন সাধারণত বাঁহাতি আনঅর্থোডক্স স্পিন বা শুধু রিস্ট স্পিন হিসাবে বেশি পরিচিত।
বল করার প্রকার
লেগ ব্রেক
লেগ-স্পিন বল করার জন্য বলটিকে ধরতে, বল হাতের তালুতে রাখা হয় এবং বলের সেলাই (সিম) আঙুলের সাথে আড়াআড়ি ভাবে থাকে। তর্জনী এবং মধ্যমা আঙুলদুটি ছড়িয়ে বলটিকে ধরা হয়, এবং অনামিকা ও কনিষ্ঠ আঙুলদুটি একসাথে বন্ধ হয়ে বলের পাশের দিকে থাকে। অনামিকার প্রথম বাঁকে বলের সিমটি ধরে রাখতে হবে। পাশে থাকা বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠের অবস্থান বোলারের উপর নির্ভর করবে তবে সেটি বলে কোনও চাপ দেবেনা। বলটি করার সময় অনামিকা আঙুলটি বেশিরভাগ স্পিন প্রয়োগ করবে। বলটিকে ছাড়ার সময় কব্জিটি দ্রুত ডান থেকে বাম দিকে ঘুরে যাবে, এর ফলে বলে আরও স্পিন যুক্ত হবে। ফ্লাইট দেওয়ার জন্য বলকে ওপর থেকে ফেলা হয়। বল যখন ছাড়া হচ্ছে তখন ব্যাটসম্যান দেখবে হাতের তালুটি তার দিকে করা আছে।
গুগলি
গুগলি হল এক ধরনের স্পিন বলের প্রকার যেটি রিস্ট স্পিন বোলাররা করে। এর আবিষ্কারক বার্নার্ড বোসানকুয়েতের সম্মানে এটিকে মাঝেমধ্যে বোসি বলা হয়, উপাধি হিসাবে।
যখন একটি সাধারণ লেগ ব্রেক বল লেগের দিক থেকে অফ সাইডের দিকে ঘুরে যায়, অর্থাৎ ডানহাতি ব্যাটসম্যান থেকে দূরে সরে যায়, একটি গুগলি উল্টোদিকে স্পিন করে, অফের দিক থেকে লেগের দিকে অর্থাৎ ডানহাতি ব্যাটসম্যানের দিকে (এবং এটি অফ ব্রেক বল থেকে আলাদা)। বোলার স্পিনের এই পরিবর্তনটি অর্জন করে সাধারন লেগ ব্রেক ব্রেক বল করার অবস্থান থেকে কব্জিটি খুব দ্রুত বাঁকিয়ে। এই বাঁকটি অর্জনের জন্য বল ছাড়ার আগে অগ্রবাহুর সর্বাধিক প্রোনেশন প্রয়োজন, পাশাপাশি চাই ভেতরের দিকে কাঁধের ঘূর্ণন: কনুইয়ের ডগা, যা বল করার সময় সাধারণত ডান হাতি বোলারের ডান দিকেই থাকে, সেটি ওপর দিকে উঠে যায়, এবং হাতের পিছনদিক, যা সাধারণত পিছনের দিকেই থাকে, সেটি ব্যাটসম্যানের সামনে চলে আসে। যখন বলটি হাত থেকে ছাড়া হয় (পাশের দিক থেকে কনিষ্ঠ আঙুলের উপর দিয়ে, যেমন একটি সাধারণ লেগ ব্রেকে হয়), এটি বলকে ঘড়ির কাঁটার দিকে (দক্ষিণাবর্ত) ঘোরায়। প্রচলিত লেগ ব্রেক হিসাবে বল করেও গুগলি অর্জন করা যেতে পারে তবে বলটি ছাড়ার ঠিক আগে আঙ্গুল দিয়ে আরও ঘূর্ণন দিতে হবে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
The rare and difficult art of wrist spin - THE HINDU
Wrist Spin the Ball - wisdomtalkies
Wrist Spin Basics - MCA
বিষয়শ্রেণী:বোলিং (ক্রিকেট)
বিষয়শ্রেণী:ক্রিকেট পরিভাষা | রিস্ট স্পিন |
চর্বিহীন শরীরের ওজন, ইংরেজিতে লিন বডি মাস (এলবিএম), অনেকসময় চর্বিহীন ওজন বা মেদহীন ওজনও বলা হয়ে থাকে, হল দেহের গাঠনিক অবস্থার একটি অংশ। মেদহীন ওজন বা ফ্যাট ফ্রি মাস (এফএফএম) গণনা করা হয় দেহের পূর্ণ ওজন থেকে চর্বির ওজন বাদ দেওয়ার মাধ্যমেঃ দেহের পূর্ণ ওজন হল চর্বিহীন ওজন আর চর্বির যোগফল। সমীকরণ অনুযায়ী:
LBM = BW − BF
চর্বিহীন শরীরের ওজন = মোট শরীরের ওজন - শরীরের চর্বি
LBM + BF = BW
চর্বিহীন শরীরের ওজন + শরীরের চর্বি = মোট শরীরের ওজন
এলবিএম এফএফএম থেকে আলাদা কারণ এলবিএমে কোষ ঝিল্লিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যদিও এটি শরীরের ওজনের মধ্যে ের অন্তর্ভুক্তি অতি সামান্যই পার্থক্য তৈরি করে (পুরুষদের মধ্যে ৩% এবং মহিলাদের মধ্যে ৫%)
শরীরের মোট ওজনের মধ্যে শতকরা হিসেবে চর্বিহীন অংশকে সাধারণত উল্লেখ করা হয় না - এটি সাধারণত ৬০-৯০% হয়ে থাকে। এর পরিবর্তে পরিপূরক শরীরের শতকরা চর্বি গণনা করা হয় এবং এটি সাধারণত ১০-৪০% হয়। চর্বিযুক্ত দেহের ভরকে (এলবিএম) ওষুধের যথাযথ মাত্রা নির্ধারণের জন্য এবং বিপাকীয় সমস্যা যাচাই করার জন্য শরীরের মোট ওজনের তুলনায় উত্তম সূচক হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, কারণ শরীরের চর্বি বিপাকের জন্য কম প্রাসঙ্গিক। এলবিএমকে অ্যানাস্থেসিওলজিস্টরা নির্দিষ্ট ওষুধের পর্যাপ্ত ডোজ দেওয়ার জন্য ব্যবহার করেন। উদাহরণস্বরূপ, স্থূলকায় রোগীর মধ্যে পোস্টোপারেটিভ ওপিওয়েড-প্রভাবিত ভেন্টিলেটরি অবসাদের কারণে, এলবিএমের উপর ভিত্তি করে দেওয়া ওপওয়েডগুলোই সবচেয়ে যুতসই হয়ে থাকে। প্রোফোলের প্রাথমিক ডোজটিও এলবিএমের উপর ভিত্তি করে হওয়া উচিত।
তথ্যসূত্র
Category:দেহের আকৃতি
Category:মানুষের ওজন
Category:অনুপাত | মেদহীন শরীরের ওজন |
কুলুবী ভাষা (কুলুই নামেও পরিচিত, টাকরী: ) পশ্চিমা পাহাড়ী ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত একটি ভাষা, যা মূলত উত্তর ভারতের হিমাচল প্রদেশ রাজ্যের কুলু জেলার কুলু উপত্যকাকে কেন্দ্র করে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর ভাষা৷ ইউনেস্কো এই ভাষাটিকে ভারতের অধিকতর বিপন্ন ভাষাগুলির তালিকাভুক্ত করেছে৷
লিপি
কুলুবী ভাষার জন্য ব্যবহৃত মূল লিপি হলো টাকরী লিপির একটি বিশেষ স্থানীয় প্রকার, যা কুলুবী বা কুলুই লিপি নামে পরিচিত৷
তবে ভারতের স্বাধীনতা লাভের পর দেবনাগরী লিপি এই লিপিটিকে প্রতিস্থাপিত করে৷
জনসংখ্যা
কুলুই ভাষাভাষী লোক মূলত কুলু অঞ্চলে থাকেন৷ ২০১১ খ্রিস্টাব্দের জনগণনা অনুযায়ী ভারতে কুলুই ভাষাভাষীর সংখ্যা ১,৯৬,২৯৫ জন, যেখানে ২০০১ খ্রিস্টাব্দে এই জনসংখ্যা ছিলো ১,৭০,৭৭০ জন৷ জন সচেতনতার অভাবে যথেষ্ট সংখ্যক লোক নিজেদের হিন্দি এবং পাহাড়ী ভাষা (পাহাড়ি মূলত হিমাচলের ভাষাগুলিকে একত্রিত করতে কেন্দ্রীয় সরকার প্রবর্তিত নাম) বলে উল্লেখ করেছেন৷
ভারত - ১,৯৬,২৯৫
হিমাচল প্রদেশ - ১,৯৬,০০০ (২.৮৬%)
কুলু জেলা - ১,৯৪,০৪৯ (৪৪.৩১%)
মানালি ব্লক - ২৮,০৪১ (৫৪.২৮%)
কুলু ব্লক - ১,৪৯,৭৭৬ (৭২.৪৫%)
সইঞ্জ ব্লক - ১৫,৭৮৬ (৬০.৯৩%)
বর্তমান অবস্থা
কুলুই ভাষাটি সাধারণভাবে পাহাড়ি অথবা হিমাচলি ভাষা নামে পরিচিত। তবে কারো কারো মতে বৃহত্তর পাঞ্জাবির ডোগরি ভাষার একটি উপভাষা। এই ভাষাটি কোন সরকারি পদমর্যাদা নেই এবং এটি বর্তমানে হিন্দি ভাষার একটি উপভাষা হিসেবে পরিগণিত হয়। ইউনেস্কোর তথ্য অনুসারে এই ভাষাটি বিপন্ন ভাষার তালিকাভুক্ত, যার অর্থ অধিকাংশ কুলুই ভাষাভাষী শিশুরা নিজের মাতৃভাষায় প্রাথমিক শিক্ষালাভে অক্ষম।
ভারতের সংবিধানের অষ্টম তফসিলে পাহাড়ী হিমাচলি ভাষাগুলির অন্তর্ভুক্তির জন্য ২০১০ খ্রিস্টাব্দে সিংহভাগ সম্মতিতে বিষয়টি রাজ্য বিধানসভায় উপস্থাপিত হয়৷ ছোটো ছোট সংস্থাগুলির দাবীকে বাদ দিতে সরকারীভাবে বিশেষ ঐই ভাষাগুলি সংরক্ষণ ও মান্যতা দানের কোনো বড় পদক্ষেপ নেওয়া হয় নি৷ রাজনৈতিক প্রভাবে ভাষাগুলির অধিকাংশের সাথেই হিন্দি ভাষাগোষ্ঠীর কোনরূপ পারস্পরিক সম্পর্ক না থাকলেও পাহাড়ি এই ভাষাগুলি হিন্দি ভাষার অন্তর্গত একেকটি উপভাষা হয়ে রয়েছে৷
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পাহাড়ী ভাষা
বিষয়শ্রেণী:হিমাচল প্রদেশের ভাষা | কুলুবী ভাষা |
জ্যোতি নায়েক ভারতের মুম্বাইতে অবস্থিত একটি ভারতীয় মহিলা সমবায় শ্রী মহিলা গৃহ উদ্যান লিজাত পাপদের সভাপতি। ড. এপিজে আবদুল কালাম তাকে পুরস্কৃত করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
দ্য ভয়েজ টু এক্সিলেন্স ( ) অমরনাথ এবং দেবাশীষ ঘোষের দ্বারা
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:মুম্বইয়ের ব্যবসায়ী
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | জ্যোতি নায়েক |
বোরলগ পুরস্কার হল একটি স্বীকৃতি বা সম্মাননা বা পুরস্কার। এটি একটি সার কোম্পানির পক্ষ থেকে প্রদান করা হয় শুধু মাত্র ভারতীয় বিজ্ঞানীদের বা কৃষিবীদদের। বিশেষ করে যাদের অবদান রয়েছে কৃষিক্ষেত্রে। ১৯৭২ সাল থেকে এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। এই পুরস্কারের নামকরণ করা হয়েছে নোবেল বিজয়ী নোরমান ই বোরলগের নামানুসারে। ভারতীয় রুপি অনুসারে এই পুরস্কারের মূল্য পাঁচ লক্ষ টাকা। সাথে থাকে একটি স্বর্ণের স্মারক ও সনদপত্র।
নোরমান ই বোরলগের নামে আরো কিছু পুরস্কার আছে যেমন আইএফএ নোরমান বোরলগ পুরস্কার। আরেকটি পুরস্কারের নাম বোরলগ গবেষোণা পুরস্কার।
বাংলাদেশী পুরস্কার বিজয়ী
সালমা সুলতানা
আরো দেখুন
কৃষি পুরস্কার সমূহ
মানুষের নামে নামকরিত পুরস্কার
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় পুরস্কার
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি পুরস্কার
বিষয়শ্রেণী:১৯৭২ সালের পুরস্কার
বিষয়শ্রেণী:ভারতে কৃষি পুরস্কার | বোরলগ পুরস্কার |
প্রদীপ কুমার ব্রহ্মা আসামের বোড়োল্যান্ড পিপলস ফ্রন্টের রাজনীতিবিদ। তিনি কোকরাঝার পশ্চিম আসন থেকে ২০১৬ সালের নির্বাচনে আসাম বিধানসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:আসাম বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | প্রদীপ কুমার ব্রহ্মা |
পবীন্দ্র ডেকা হলেন আসামের অসম গণ পরিষদের একজন রাজনীতিবিদ। তিনি পতাচারকুচি আসন থেকে ২০১৬ সালে আসাম বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:অসম গণপরিষদের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:আসাম বিধানসভার সদস্য | পবীন্দ্র ডেকা |
প্রবীন খরেল শ্রিস্তি খরেল হলেন আসামের অসম গণ পরিষদের একজন রাজনীতিবিদ। ১৯৯৬ ও ২০১১ সালে বিশ্বনাথ থেকে আসাম বিধানসভা নির্বাচনে তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:আসাম বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:অসম গণপরিষদের রাজনীতিবিদ | প্রবীন হাজারিকা |
দিলীপ সাইকিয়া সোনোয়াল (১৯৫৩ - ৯ ডিসেম্বর ২০১৬) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ যিনি অসম গণ পরিষদের (এজিপি) সদস্য হিসাবে আসামের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৮৫ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি টানা চারবার ধামাজি জেলা থেকে বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৩-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০১৬-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:আসাম বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:অসম গণপরিষদের রাজনীতিবিদ | দিলীপ শইকিয়া সোনোয়াল |
পুনর্নির্দেশ সেনুরান মুতুসামি | সেনুরান মুথুসামি |
সুখেন্দু শেখর দত্ত আসামের ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ। তিনি পাথরকান্দি আসন থেকে ১৯৯৬ সালে আসাম বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:আসাম বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | সুখেন্দু শেখর দত্ত |
জ্যোৎস্না দাস (১৯২৭ – ১৪ জুলাই ২০২০) একজন ভারতীয় ওড়িয়া চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। তিনি গৌরী (১৯৭৯), সময় (১৯৭৫) এবং দেবযানী (১৯৮১) তে অন্যান্যদের মধ্যে অভিনয় করেছিলেন।
২০২০ সালের ১৪ জুলাই দাস মৃত্যুবরণ করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৯২৭-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:ওড়িয়া চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী | জ্যোৎস্না দাস |
পুনর্নির্দেশ পশ্চিমবঙ্গের মহানগরের তালিকা | পশ্চিমবঙ্গের মহানগর সমূহের তালিকা |
পুনর্নির্দেশ ভারতীয় নৌবাহিনীর বর্তমান নৌযানের তালিকা | ভারতীয় নৌবাহিনীর বর্তমান নৌযান-সমূহের তালিকা |
পুনর্নির্দেশ তাজকিয়া | তাযকিয়া |
বিকাশ তরল জ্বালানীর রকেট ইঞ্জিনের একটি পরিবার, যা ১৯৭০-এর দশকে লিকুইড প্রোপালশন সিস্টেমস সেন্টার দ্বারা ধারণাগত ও নকশা করা হয়। নকশাটি রাসায়নিক চাপ ব্যবস্থা সহ ভাইকিং ইঞ্জিনের লাইসেন্সকৃত সংস্করণের ভিত্তিতে তৈরি হয়। প্রারম্ভিক সময়ে উৎপাদিত বিকাশ ইঞ্জিনগুলিতে কিছু আমদানি করা ফরাসি উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা পরবর্তীতে দেশীয় ভাবে উৎপাদিত সমতুল্য উপাদান দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়।
বিকাশ ইঞ্জিনটি পিএসএলভি, বুস্টার ও দ্বিতীয় স্তরের জিএসএলভি মার্ক প্রথম এবং দ্বিতীয় এবং জিএসএলভি মার্ক-৩ এর মূল পর্যায়ে শক্তি সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয়। পিএসএলভি, জিএসএলভি মার্ক-১ ও ২- এ বিকাশ ইঞ্জিনের প্রোপেল্যান্ট লোডিং ৪০ টন এবং জিএসএলভি মার্ক-৩ এ ৫৫ টন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ভারতের রকেট ইঞ্জিন | বিকাশ (রকেট ইঞ্জিন) |
মুকেশ কুমার যাদব বিহারের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং বিহার বিধানসভার সদস্য। যাদব ২০২০ বিহার বিধানসভা নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সদস্য হিসাবে বাজপাট্টি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বিহার বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:রাষ্ট্রীয় জনতা দলের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | মুকেশ কুমার যাদব |
সুমিত কুমার সিংহ বিহারের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং বিহার বিধানসভার সদস্য। সিংহ ২০২০ বিহার বিধানসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে চকাই বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বিহার বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | সুমিত কুমার সিংহ |
মনজিৎ কুমার সিংহ একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ২০১০ বিহার বিধানসভা নির্বাচনে জনতা দল (ইউনাইটেড) সদস্য হয়ে বৈকুন্ঠপুর আসন থেকে বিহার বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বিহার বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জনতা দল (সংযুক্ত) এর রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:সমতা পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | মনজিৎ কুমার সিংহ |
রামব্রীকিশ সাদা বিহারের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং বিহার বিধানসভার সদস্য। সাদা ২০২০ বিহার বিধানসভা নির্বাচনে আরজেডি টিকিটে আলাউলি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বিহার বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:রাষ্ট্রীয় জনতা দলের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | রামবৃক্ষ সদা |
পুনর্নির্দেশ কান্দুডু | কান্দুডু (থা অ্যাটোল) |
পুনর্নির্দেশ ২০১৬ আফগানিস্তান ক্রিকেট দলের স্কটল্যান্ড সফর | Afghan cricket team in Scotland in 2016 |
পুনর্নির্দেশ কালো বেল্ট (মার্শাল আর্ট) | কালো বেল্ট ( মার্শাল আর্ট) |
পুনর্নির্দেশ আছিম পাটুলী ইউনিয়ন | আছিমপাটুলী ইউনিয়ন |
সিরমৌরী ভাষা (টাকরী: ) পশ্চিমা পাহাড়ী ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত একটি ভাষা, যা মূলত উত্তর ভারতের হিমাচল প্রদেশ রাজ্যের সিরমৌর জেলায় বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর ভাষা৷ ইউনেস্কো এই ভাষাটিকে ভারতের বিপন্ন ভাষাগুলির তালিকাভুক্ত করেছে৷ এটির দুটি মূল উপভাষা, একটি হলো ধর্থি, অপরটি গিরিপারী বা গিরিওয়াড়ি৷
ব্যাকরণ
বিভক্তি
লিপি
সিরমৌরী ভাষার জন্য ব্যবহৃত মূল লিপি হলো টাকরী লিপির একটি বিশেষ স্থানীয় প্রকার, যা সিরমৌরী লিপি নামে পরিচিত৷ এই লিপিটি ইউনিকোডের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে৷
এই লিপিটি যাজকীয়ভাবে ধনকরী লিপি নামেও পরিচিত৷ স্থানীয় জ্যোতির্বিদরা জ্যোতির্বিজ্ঞানের কাজে পাবূচী নামে অপর একটি বিশেষ লিপি ব্যবহার করতেন৷ তবে ভারতের স্বাধীনতা লাভের পর দেবনাগরী লিপি এই লিপিটিকে প্রতিস্থাপিত করে৷
জনসংখ্যা
সিরমৌরী ভাষাভাষী লোক মূলত নালাগড় অঞ্চলে থাকেন৷ ২০১১ খ্রিস্টাব্দের জনগণনা অনুযায়ী ভারতে সিরমৌরী ভাষাভাষীর সংখ্যা ১,০৭,৪০১ জন, যেখানে ২০০১ খ্রিস্টাব্দে এই জনসংখ্যা ছিলো ৩১,১৪৪ জন৷ জন সচেতনতার অভাবে যথেষ্ট সংখ্যক লোক নিজেদের হিন্দি এবং পাহাড়ী ভাষা (পাহাড়ি মূলত হিমাচলের ভাষাগুলিকে একত্রিত করতে কেন্দ্রীয় সরকার প্রবর্তিত নাম) বলে উল্লেখ করেছেন৷ তবে ২০১১ খ্রিস্টাব্দের রিপোর্টে বহু লোক সিরমৌরীকে মাতৃভাষা বেছে নিয়েছেন৷
ভারত - ১,০৭,৪০১
হিমাচল প্রদেশ - ১,০৭,৩২২ (১.৫৬%)
সিরমৌর জেলা - ১,০৫,৫১৬ (১৯.৯১%)
রাজগড় ব্লক - ২৬,৫৮৮ (৫৪.৮৮%)
নোহরা ব্লক - ২২,৪১৮ (৯৭.৩৮%)
পাছাড় ব্লক - ২১,৭১০ (৪০.৩৫%)
দাদহু ব্লক - ১৩,২৪০ (৭৬.০৮%)
নাহন ব্লক - ১,২৬৫ (১.৫০%)
পাওঁটা সাহেব ব্লক - ৫,৭৮৮ (৩.৬৭%)
কামরউ ব্লক - ৪,৪৪৭ (১২.০০%)
শালাই ব্লক - ৯,৬৯২ (২৬.২৬%)
বর্তমান অবস্থা
সিরমৌরী ভাষাটি সাধারণভাবে পাহাড়ি অথবা হিমাচলি ভাষা নামে পরিচিত। তবে কারো কারো মতে বৃহত্তর পাঞ্জাবির ডোগরি ভাষার একটি উপভাষা। এই ভাষাটি কোন সরকারি পদমর্যাদা নেই এবং এটি বর্তমানে হিন্দি ভাষার একটি উপভাষা হিসেবে পরিগণিত হয়। ভাষাটির কোনো সরকারি মর্যাদা নেই৷ ইউনেস্কোর তথ্য অনুসারে এই ভাষাটি বিপন্ন ভাষার তালিকাভুক্ত, অর্থ অধিকাংশ সিরমৌরী ভাষাভাষী শিশুরা নিজের মাতৃভাষায় প্রাথমিক শিক্ষালাভে অক্ষম।
ভারতের সংবিধানের অষ্টম তফসিলে পাহাড়ী হিমাচলি ভাষাগুলির অন্তর্ভুক্তির জন্য ২০১০ খ্রিস্টাব্দে সিংহভাগ সম্মতিতে বিষয়টি রাজ্য বিধানসভায় উপস্থাপিত হয়৷ ছোটো ছোট সংস্থাগুলির দাবীকে বাদ দিতে সরকারীভাবে বিশেষ ঐই ভাষাগুলি সংরক্ষণ ও মান্যতা দানের কোনো বড় পদক্ষেপ নেওয়া হয় নি৷ রাজনৈতিক প্রভাবে ভাষাগুলির অধিকাংশের সাথেই হিন্দি ভাষাগোষ্ঠীর কোনরূপ পারস্পরিক সম্পর্ক না থাকলেও পাহাড়ি এই ভাষাগুলি হিন্দি ভাষার অন্তর্গত একেকটি উপভাষা হয়ে রয়েছে৷
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পাহাড়ী ভাষা
বিষয়শ্রেণী:হিমাচল প্রদেশের ভাষা | সিরমৌরী ভাষা |
পুনর্নির্দেশ র্যান্ডি নিউম্যান | Randy Newman |
২০২০–২১ বাংলাদেশ ফেডারেশন কাপ (পৃষ্ঠপোষকজনিত কারণে ওয়ালটন ফেডারেশন কাপ ২০২০ নামে পরিচিত) বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক বাংলাদেশী ক্লাবগুলো নিয়ে আয়োজিত বার্ষিক ফুটবল প্রতিযোগিতা বাংলাদেশ ফেডারেশন কাপের ৩২তম আসর। ২০২০ সালের ২২ ডিসেম্বর শুরু হয় এবং ২০২১ সালের ১০ জানুয়ারি ফাইনাল খেলার মাধ্যমে আসরের সমাপ্তি ঘটে। আসরের খেলাগুলো ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। চারটি গ্রুপে পূর্ব মৌসুমে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের ১৩টি দল অংশগ্রহণ করছে।
ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ১–০ গোলে সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবকে পরাজিত করে শিরোপা জয় করে, যা বসুন্ধরা কিংসয়ের জন্য টানা দ্বিতীয় শিরোপা জয়। এই আসরের বিজয়ী দল ২০২২ এএফসি কাপের প্রাথমিক পর্বে খেলার জন্য উত্তীর্ণ হবে। চট্টগ্রাম আবাহনী এই আসরের ফেয়ার প্লে ট্রফি জয় করে। প্রতিযোগিতার মোট ২২ ম্যাচে ২.৯১ গড়ে ৬৪টি গোল হয়েছে। বসুন্ধরা কিংসের রাউল বেসেরা ও সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের কেনেথ ইকোচুকু ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৫ গোল করে যৌথভাবে শীর্ষ গোলদাতা হয়েছিলেন। কেনেথ ইকোচুকু শীর্ষ গোলদাতা হওয়ার পাশাপাশি এই প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় হয়েছিলেন।
বিন্যাস
দলসমূহ চারটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। প্রত্যেক গ্রুপের পয়েন্ট তালিকার সেরা দুই দল (চার গ্রুপ থেকে সর্বমোট ৮টি দল) নকআউট পর্ব তথা কোয়ার্টার-ফাইনালে উত্তীর্ণ হবে এবং কোয়ার্টার-ফাইনালে বিজয়ী চারটি দল সেমি-ফাইনাল উত্তীর্ণ হবে। সর্বশেষে সেমি-ফাইনালে বিজয়ী দলদ্বয় ফাইনালে একে অপরের মুখোমুখি হবে। ফাইনালে বিজয়ী দল চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা হাতে তুলবে। প্রতিযোগিতায় কোন তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলা রাখা হয়নি। প্রথমবারের মত ফিফার সাময়িক নিয়ম অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৫ জন খেলোয়াড় বদল করার সুযোগ রাখা হয়।
মাঠ
এই আসরের সকল খেলা ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
পৃষ্ঠপোষক ও পুরস্কার
বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন গ্রুপ ফেডারেশন কাপের এই আসেরর মূল পৃষ্ঠপোষক হিসেবে কাজ করছে। এছাড়াও প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড এবং আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড এই আসরের সহযোগী পৃষ্ঠপোষক হিসেবে অর্থায়ন করেছে। অংশগ্রহণকারী প্রতিটি ক্লাব এই আসরে অংশগ্রহণ বাবদ ২ লাখ টাকা পেয়েছে। চ্যাম্পিয়ন ও রানার-আপ দলকে ৫ লাখ ও ৩ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হয়। দলগত অর্থ প্রদানের পাশাপাশি ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের জন্য প্রতি ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়, আসরের সেরা খেলোয়াড়, সর্বোচ্চ গোলদাতা, সেরা গোলরক্ষকের জন্য পৃথক পুরস্কার ছিল।
অংশগ্রহণকারী দল
২০১৯–২০ মৌসুমের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের ১৩টি দল চারটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। বর্ণানুক্রমে দল তালিকা:
(† একত্রিশতম আসরের বিজয়ী এবং ‡ রানার-আপ দলকে নির্দেশ করে)
খেলা পরিচালনাকারী
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জন প্রধান রেফারি প্রতিযোগিতার ২২টি ম্যাচের খেলা পরিচালনা করেছেন।-
গ্রুপ পর্ব
২০২০ সালের ১৩ই ডিসেম্বর ঢাকার মতিঝিলের বিএফএফ হাউজে গ্রুপ পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়। প্রত্যেক গ্রুপে, দলগুলো একে অপরের সাথে একবার করে মুখোমুখি হয়েছে। প্রত্যেক গ্রুপের বিজয়ী দল এবং রানার-আপ দল নকআউট পর্বের জন্য উত্তীর্ণ হয়। এই পর্বের সকল খেলা ২০২০ সালের ২২শে ডিসেম্বর হতে ৩০শে ডিসেম্বর তারিখের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। নিম্নে তালিকাভুক্ত খেলাগুলোর সময় বাংলাদেশ মান সময় অনুযায়ী উল্লেখ করা হয়েছে (ইউটিসি+৬)।
গ্রুপ এ
গ্রুপ বি
গ্রুপ সি
গ্রুপ ডি
নকআউট পর্ব
নকআউট পর্বের সকল খেলা ২০২১ সালের ১ হতে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। খেলাগুলোর ক্ষেত্রে ৯০ মিনিট পর যদি ম্যাচের ফলাফল সমতায় থাকলে, অতিরিক্ত ৩০ মিনিট খেলা হয়েছে এবং এরপরও যদি ম্যাচের ফলাফল সমতা থাকায় পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে বিজয়ী দল নির্ধারণ করা হয়েছে। নিম্নে তালিকাভুক্ত খেলাগুলোর সময় অনুযায়ী উল্লেখ করা হয়েছে (ইউটিসি+৬)।
বন্ধনী
কোয়ার্টার-ফাইনাল
কোয়ার্টার-ফাইনালের সকল খেলা ২০২১ সালের ১ হতে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। খেলাগুলোর ক্ষেত্রে ৯০ মিনিট পর যদি ম্যাচের ফলাফল সমতায় থাকলে, অতিরিক্ত ৩০ মিনিট খেলা হয়েছে এবং এরপরও যদি ম্যাচের ফলাফল সমতা থাকায় পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে বিজয়ী দল নির্ধারণ করা হয়েছে। নিম্নে তালিকাভুক্ত খেলাগুলোর সময় বাংলাদেশ মান সময় অনুযায়ী উল্লেখ করা হয়েছে (ইউটিসি+৬)।
সেমি-ফাইনাল
সেমি-ফাইনালের সকল খেলা ২০২১ সালের ৬ই এবং ৭ই জানুয়ারি তারিখে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। নিম্নে তালিকাভুক্ত খেলাগুলোর সময় বাংলাদেশ মান সময় অনুযায়ী উল্লেখ করা হয়েছে (ইউটিসি+৬)।
ফাইনাল
দুই সেমি-ফাইনালের বিজয়ী দলগুলো নিয়ে ২০২১ সালের ১০ জানুয়ারি ফাইয়াল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। খেলার সময় বাংলাদেশ মান সময় অনুযায়ী উল্লেখ করা হয়েছে (ইউটিসি+৬)।
গোলদাতা
আত্মঘাতী গোল
† গাঢ় নাম বিজয়ী দলকে নির্দেশ করে
পুরস্কার জয়ীদের পরিসংখ্যান
সম্প্রচার
ফেডারেশন কাপের বত্রিশতম আসরের সকল খেলা বাংলাদেশের ক্রীড়া চ্যানেল টি স্পোর্টসে সম্প্রচার করা হয়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফেডারেশন কাপ ২০২০-২১ নিয়মাবলি
বিষয়শ্রেণী:২০২১-এ বাংলাদেশী ফুটবল
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এ বাংলাদেশী ফুটবল
বিষয়শ্রেণী:ফেডারেশন কাপ (বাংলাদেশ) | ২০২০–২১ বাংলাদেশ ফেডারেশন কাপ |
পুনর্নির্দেশ রামকৃষ্ণ মিশন অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানসমূহ | রামকৃষ্ণ মিশন অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান সমূহ |
রাজেন্দ্র প্রসাদ যাদব ১৯৮৫ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বিহারের হাসানপুর আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি বিহার সরকারের রাজ্য মন্ত্রী ছিলেন।
তিনি ২০১৮ সালে মৃত্যুবরণ করেন এবং পুরো রাষ্ট্রীয় সম্মান দিয়ে তাঁর শেষকৃত্য করা হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত
বিষয়শ্রেণী:২০১৮-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:বিহারের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ | রাজেন্দ্র প্রসাদ যাদব (রাজনীতিবিদ) |
পুনর্নির্দেশ গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র জাতীয় ফুটবল দল | কঙ্গো ডিআর জাতীয় ফুটবল দল |
বর্ডার(ইংরেজিঃ Border) শব্দটি দ্বারা নিম্নের বিষয় সমূহ নির্দেশিত হতে পারে-
ক্রীড়া
অ্যালান বর্ডার পদক, অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট পুরস্কার।
বর্ডার ক্রিকেট দল, দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট দল।
বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের মধ্যেকার টেস্ট সিরিজের আনুষ্ঠানিক নাম।
বর্ডার সিটি রেসলিং, পেশাদার কুস্তি সংস্থা।
চলচ্চিত্র
দ্য বর্ডার, সৈকত নাসির পরিচালিত চলচ্চিত্র।
ব্যক্তিত্ব
অ্যালান বর্ডার (জন্মঃ ১৯৫৫), অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক।
ব্যধি
বর্ডারলাইন পারসনালিটি ডিজর্ডার, ব্যক্তিত্ব বিষয়ক মানসিক সমস্যা।
সংস্থা
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী।
বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স, ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী। | বর্ডার |
সৈকতে সকার যা সৈকত ফুটবল,বালু ফুটবল বা বিসাল নামেও পরিচিত অ্যসোসিয়েশন ফুটবল এর এই সংস্করণটি সৈকত -এ বা বালুকা ভূমিতে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এই খেলায় শ্যুটিংয়ের লক্ষ্যে দক্ষতা, তৎপরতা এবং নির্ভুলতার উপর জোর দেওয়া হয়।
যদিও সৈকতে অ-আনুষ্ঠানিকভাবে বহু বছর ধরে ফুটবল চালু আছে তবে প্রকৃতপক্ষে সৈকতে সকার পরিচয় দেওয়ার জন্য খেলাটিতে একটি নিয়মাবলী প্রবর্তনের প্রচেষ্টা করা হয়েছিল। ১৯৯২ সালে বিচ সকার ওয়ার্ল্ডওয়াইড এর প্রতিষ্ঠাতার দ্বারা এটি তৈরি করা হয়েছিল। এই সংস্থাটি এই ক্রীড়াটির বিকাশের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয় এবং আজ অবধি এর বেশিরভাগ টুর্নামেন্টের জন্য দায়বদ্ধ রয়েছে। এটিই এই খেলার প্রধান ভিত্তি যা বর্তমানে সৈকতে সকার হিসাবে পরিচিত এবং তাদের কারণে এই খেলাটি জনপ্রিয়তার সাথে দ্রুত বৃদ্ধিও পেয়েছে।
নরম-বালির অসমান খেলার পৃষ্ঠের জন্য ফুটবলের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা ঘরানায় খেলার প্রয়োজন পড়ে যাতে তাৎক্ষণিক প্রয়োগ দক্ষতার অনেক বেশি দরকার হয়। একটি সাধারণ ফুটবল মাঠের চেয়ে অনেক ছোট নিবিড় মাঠে খেলোয়াড়দের বালির যে কোনও জায়গা থেকে স্কোর করার সুযোগ রয়েছে। ফলে এক একটি খেলায় গোলের প্রচেষ্টা গড়ে ষাটটির মতো দেখা যায়। প্রতি তিন বা চার মিনিটে গড়ে একটি করে গোল করার হার অনুসারে খেলায় গড়ে মোট এগারটি গোল হতে দেখা যায়।
ইতিহাস
ভিত্তি স্থাপন
বিচ ফুটবল ( or futebol de areia) শুরু হয়েছিল ব্রাজিল এ এবং আরও সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে রিও ডি জেনিরোতে। ১৯৫০ সালে প্রথম সরকারীভাব টুর্নামেন্টটি ছোট ছোট ট্যুরিজেনগুলিকে সংযুক্ত করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল যা ১৯৪০ সাল থেকে ঘটে আসছিল। বিশাল জনপ্রিয়তা লাভের পরে এটি একটি আন্তর্জাতিক খেলা হয়ে উঠেছে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রখ্যাত খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণে যেমন দুর্দান্ত ফরাসীয় এরিক ক্যান্টোনা, কিংবদন্তি স্প্যানিশ স্ট্রাইকার মিশেল এবং জুলিও সালিনাস এবং ব্রাজিলীয় তারকা রোমারিও, জুনিয়র এবং জিকো প্রমুখের জন্য টেলিভিশন সম্প্রসারণ বিশ্বব্যাপী ১৭০ টিরও বেশি দেশে এই খেলাকে ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করেছে।
সৈকতে সকার বিনোদন হিসাবে সারা বিশ্বজুড়ে বেশ কয়েক বছর ধরে এবং বিভিন্ন ফরম্যাটে খেলেনো হয়ে আসছে। ১৯৯২ সালে এই খেলার আইনগুলি রচনা করা হয়েছিল এবং লস অ্যাঞ্জেলেস এর বিএসডাব্লুডাব্লিউয়ের প্রতিষ্ঠাতা অংশীদারদের দ্বারা একটি পাইলট ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯৩ সাল নাগাদ মিয়ামি বিচ এ প্রথম পেশাদার সৈকতে ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। তাতে অংশগ্রহণ করেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা এবং ইতালির মতো দলগুলি।
বৃদ্ধি
১৯৯৪ সালের এপ্রিলে নেটওয়ার্ক টেলিভিশনে সৈকতে সকারের প্রথম সম্প্রচার করা হয়েছিল রিও ডি জেনিরো এর কোপাচাবানা সৈকতে এ। এই শহরেই ১৯৯৫ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল প্রথম সৈকতে সকার ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ। আয়োজক দেশ ব্রাজিল জয়লাভ করে সৈকত সকারে প্রথম বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের খেতাব অর্জন করে। এই টুর্নামেন্টের সাফল্যের ফলে বাণিজ্যিক আগ্রহে মাঠের বিভিন্ন উন্নয়নের সাথে তাল মিলিয়ে এবং বিশ্বজুড়ে এই খেলার ক্রমবর্ধমান চাহিদায় ১৯৯৬ সাল থেকে বৃদ্ধি পেতে শুরু করে প্রো বিচ সকার সফর।
প্রথম প্রো বিচ সকার সফরে দুই বছরে দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ, এশিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে মোট ৬০ টি খেলা অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। সে গুলিকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য খেলার মাঠে এবং মাঠের বাইরেও নামী ব্যক্তিদের হাজির করা হয়েছিল।
এই সফরের ফলে উৎসাহিত হয়ে ইউরোপে ১৯৯৮ সালে ইউরোপীয় প্রো বিচ সকার লীগ তৈরি হয়। এতে পরিকাঠামোগত উন্নতির সাথে সাথে সমস্ত স্তরের পেশাদারিত্বকেও বাড়িয়ে তোলে। ইপিবিএসএল যা এখন ইউরো বিএস লীগ হিসাবে পরিচিত মহাদেশ থেকে প্রবর্তকদের একত্রিত করে এবং মিডিয়া, স্পনসর এবং অনুরাগীদের দাবী পূরণ করেছে। এটি তৈরির মাত্র চার বছর পরেই প্রো বীচ সকার খেলাধুলার জন্য প্রথম বৈধ বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতার কাঠামো তৈরির সফল পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফিফার খেলার আইন
বিশ্বব্যাপী সৈকতে সকার
বিষয়শ্রেণী:ফুটবলের ধরন
বিষয়শ্রেণী:দলগত ক্রীড়া
বিষয়শ্রেণী:ব্রাজিলে উদ্ভাবিত ক্রীড়া
সকার
বিষয়শ্রেণী:অ্যাথলেটিক ক্রীড়া
বিষয়শ্রেণী:বল খেলা | সৈকতে সকার |
পুনর্নির্দেশ বাংলাদেশের সংবিধান | বাংলাদেশ সংবিধান |
রেল পরিবহনের ইতিহাসে, কয়েক শতাধিক নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেন রয়েছে। এর তালিকা ভৌগলিক অঞ্চলে সংগঠিত করা হয়েছে। সংখ্যার নামের ট্রেনগুলি বানান করে দেওয়া হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ২০শ শতাব্দী লিমিটেড কে "বিংশ শতাব্দী লিমিটেড" এর অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
নামযুক্ত ট্রেনগুলো মাঝে মধ্যে ট্রেনের হেডবোর্ড, ড্রামহেড, লোকোমোটিভ বা যাত্রীবাহী গাড়িতে লেটারিং, বা এই পদ্ধতিসমূহের সংমিশ্রণের মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়।
আফ্রিকা
আফ্রিকার নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
এশিয়া
ডান|থাম্ব| ইস্টার্ন ও ওরিয়েন্টাল এক্সপ্রেস, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরের মধ্যে নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেন।
ইন্দোনেশিয়ার নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
জাপানের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
পাকিস্তানের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
বাংলাদেশের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
ভারতের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
রাশিয়ার নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
শ্রীলংকার নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
ওশেনিয়া
ডান|থাম্ব| ইন্ডিয়ান প্যাসিফিক, অস্ট্রেলিয়ায় নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেন।
অস্ট্রেলিয়ার নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
নিউজিল্যান্ডের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
ইউরোপ
ডান|থাম্ব| গ্লিসিয়ার এক্সপ্রেস, সুইজারল্যান্ডের একটি নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেন।
ইউরোপের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
ইতালির নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
যুক্তরাজ্যের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
রাশিয়ার নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
সুইজারল্যান্ডের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
উত্তর আমেরিকা
ডান|থাম্ব| কানাডিয়ান, কানাডার একটি নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেন।
কানাডার নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
মেক্সিকোর নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা
তথ্যসূত্র | নামযুক্ত যাত্রীবাহী ট্রেনের তালিকা |
ডান|থাম্ব|288x288পিক্সেল| হামলার সময় জাপানের প্রধানমন্ত্রী হিদেকি তোজো ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ( 國 及 英國 ニ ニ ス ル 宣戰 ノ ノ 詔書) বিরুদ্ধে জাপান সাম্রাজ্যের যুদ্ধের ঘোষণাটি ৮ ডিসেম্বর, ১৯৪১ (জাপানের সময়; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৭ ডিসেম্বর) প্রকাশিত হয়। এর এক ঘণ্টা পরই পার্ল হারবারে জাপানের সেনাবাহিনী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌ ঘাঁটিতে আক্রমণ শুরু করে।
এই আক্রমণের পরে মালায়া, সিঙ্গাপুর এবং হংকংয়ে ব্রিটিশ বাহিনীর উপর আক্রমণ করা হয়। যুদ্ধের ঘোষণাপত্রটি ৮ ই ডিসেম্বর জাপানের সব সংবাদপত্রের সন্ধ্যা সংস্করণের প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা হয়েছিল। যুদ্ধের সংকল্পটি পুনরায় নিশ্চিত করতে ডকুমেন্টটি পরবর্তী সময়ে পুরো যুদ্ধ জুড়ে (জাপান ১৯৪৫ সালে আত্মসমর্পণ না করা পর্যন্ত) প্রতি মাসের অষ্টম দিনে আবার মুদ্রিত হয়েছিল।
নথির পাঠ্য
নীচের লেখনিগুলো জাপানের সম্রাটের নামে প্রকাশিত যুদ্ধের ঘোষণার পাঠ্য রয়েছে:
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
দলিলটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে জাপানের বিদেশ নীতি ও সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে তাদের অনুমানমূলক বিপর্যয়মূলক কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করেছে এবং বলেছে যে যুদ্ধ প্রতিরোধের সমস্ত সুযোগ জাপান সরকারের থেকে শেষ হয়ে গেছে। জাপান পূর্ব এশিয়ার বেশিরভাগ এলাকা আক্রমণ করেছিল যা তারা " গ্রেটার ইস্ট এশিয়া কো-সমৃদ্ধি গোলক " নামে অভিহিত করেছিল, বর্তমানে এটিকে সাম্রাজ্যবাদের অজুহাত হিসাবে দেখা হয়। জবাবে, আমেরিকা ১৯৪১ সালের আগস্টে এশিয়ার আগ্রাসন বন্ধ করতে এবং নানকিং-এ তাদের যুদ্ধাপরাধের মতো জাপানি পদক্ষেপ রোধে জাপানের উপর তেলের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল, ইস্পাতও নিষিদ্ধ ছিল। জাপান এটিকে বৈরী ও উস্কানিমূলক কাজ হিসাবে দেখে এবং পার্ল হারবারের বোমা হামলা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণার মাধ্যমে পাল্টা জবাব দেয়।
আরো দেখুন
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
পারমাণবিক বোমা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের উপর জাপানের সাম্রাজ্যের যুদ্ধের ঘোষণা
জাপানের যুদ্ধের ঘোষণা, হ্যান্সার্ড, ১৯৮১ সালের ৮ ই ডিসেম্বর (ব্রিটিশ হাউস অফ পার্লামেন্টে বিতর্কের রেকর্ডস)
বিষয়শ্রেণী:দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য
বিষয়শ্রেণী:দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপান
বিষয়শ্রেণী:দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের রাজনীতি
বিষয়শ্রেণী:যুদ্ধের ঘোষণা
বিষয়শ্রেণী:সরকারি নথি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে জাপানের যুদ্ধ ঘোষণা |
কসোভো জাতীয় ফুটবল দল (; , ) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে কসোভোর প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম কসোভোর ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা কসোভো ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ২০১৬ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ২০১৪ সালের ৫ই মার্চ তারিখে, কসোভো প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; কসোভোর মিত্রোভিৎসায় অনুষ্ঠিত কসোভো এবং হাইতির মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ০–০ গোলে ড্র হয়েছে।
১৩,৫০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট ফাদিল ভোকরি স্টেডিয়ামে দার্দানেত নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় কসোভোর রাজধানী প্রিস্টিনায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন বের্নার্দ চালেন্দেস এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন নাপোলি রক্ষণভাগের খেলোয়াড় আমির রহমানি।
কসোভো এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপেও কসোভো এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
আমির রহমানি, মের্গিম ভোয়ভোদা, ফিদান আলিতি, ভেদাত মুরিকি এবং আবের জেনেলির মতো খেলোয়াড়গণ কসোভোর জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে কসোভো তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (১১৩তম) অর্জন করে এবং ২০১৬ সালের জুলাই মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৯০তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে কসোভোর সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৬২তম (যা তারা ২০১৯ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২০। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা বিশ্বকাপ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফিফা-এ কসোভো জাতীয় ফুটবল দল
উয়েফা-এ কসোভো জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:কসোভো জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:ইউরোপের জাতীয় ফুটবল দল | কসোভো জাতীয় ফুটবল দল |
এস্তোনিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় এস্তোনিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী জাতীয় দল। তারা ২০০৮ সালের জুন মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এর সদস্যপদ লাভ করে।
যেসকল এস্তোনীয় খেলোয়াড় আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন;
আন্দ্রেস বুরগেট
গ্লেবস বিহানোভস
আন্দ্রুস কেইমব্রে
ক্রিস্টজান কোগারম্যান
মার্ট টামোজা
মারিও টামোজা
মার্কো ভাইক
কাল্লে বিশালাপ্পু
রেমো রাউদ
আন্নেমারি বেসিক
এস্তোনীয় ক্রিকেটের জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত অতিথি হলেন শেন ওয়ার্ন এবং এলিজাবেথ হার্লি। ২০১২ সালের আইসিসির একটি ইভেন্টের সমর্থনে তাঁরা সেখানে যান। ইভেন্টে স্যার টিম রাইস এবং তার দল, দ্যা হার্টএকস, দ্যা এমসিসি, দ্যা লর্ডস টাভের্নারস এবং কারমেল ও ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট ক্লাব অংশ নেয়। কারমেল ও ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট ক্লাব এর অধিনায়ক ছিলেন টিমোথি আব্রাহাম।
২০০৭ সালে এস্তোনীয় ক্রিকেট লীগ চালু হয়। সেখানে তালিন-ভিত্তিক ৪ টি দল রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে খেলত। এস্তোনীয় ক্রিকেট লীগে অংশগ্রহণ করা খেলোয়াড়রাই জাতীয় দলের জন্য নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ পেতেন। ২০০৭ এবং ২০০৮ সালের টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয় আন্দ্রেস বুরগেট এর দল কালেভ সিসি
২০২০ সালে ঘরোয়া লীগের পুনর্বিন্যাস করা হয়। বর্তমানে লীগে ৮ টি দল অংশগ্রহণ করে। দলগুলো হল;
এস্তি টাইগারস
তালিন হিপোজ
তালিন রাইজিং স্টারস
তালিন স্ট্যালিয়ন্স
তালিন স্ট্রাইকারস
তার্তু কেকে
তালিন ইউনাইটেড
ভাইকিং স্টারস
২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে আইসিসি সকল টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক (টি২০আই) ম্যাচকে আন্তর্জাতিক খেলার মর্যাদা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। ফলে ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি এর পরে এস্তোনিয়া এবং অন্যান্য আইসিসি সদস্য দেশের মাঝে অনুষ্ঠিত হওয়া টি২০ খেলাগুলো আন্তর্জাতিক টুয়েন্টি২০ এর মর্যাদা পায়।
ইতিহাস
২০০৭ মৌসুমে খেলা সকল ম্যাচের মধ্যে ৮০ শতাংশ খেলায় এস্তোনিয়া জয়লাভ করে।
২০০৮ সালে খেলা ৩৬ টি খেলার মাঝে ৩৪ টি খেলাতেই (৯৪ শতাংশ) এস্তোনিয়া জয়লাভ করে। এছাড়াও সে বছর ওয়েলসে একটি অনানুষ্ঠানিক আমন্ত্রণমূলক টুর্নামেন্টে এস্তোনিয়া অংশগ্রহণ করে জয়লাভ করে।
২০০৯ সালে এস্তোনিয়া করফুতে অনুষ্ঠিত একটি ৫০ ওভারের টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে।
২০১১ সালের মে মাসে, এস্তোনিয়া, স্লোভেনিয়ায় অনুষ্ঠিত ইউরোপীয় তৃতীয় বিভাগ টি চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণ করে। টুর্নামেন্টে তারা সুইডিশ জাতীয় দলের পেছনে থেকে রানার্স-আপ হয়। এই টুর্নামেন্টের একটি ম্যাচে অধিনায়ক টিম হেলথ ৪৫ বলে ১১৩ রান করেন। সে বছর আগস্ট মাসে, শেষ ওভারে লিথুনিয়াকে হারিয়ে বাল্টিক চ্যাম্পিয়ন হিসেবে বছর শেষ করে এস্তোনিয়া।
২০১২ সালে এস্তোনিয়া তালিন হিপোদ্রুমে স্লোভেনিয়া এবং বুলগেরিয়াকে নিয়ে অনুষ্ঠিত একটি রাউন্ড-রবিন আইসিসি টুর্নামেন্টে জয়ী হয়। সে বছর তারা করফুতে একটি আইসিসি টি২০ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে।
২০১৯ সালে এস্তোনিয়া, স্পেনের লা মাগনাতে স্পেন এবং মাল্টা এর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ২০১৯ স্পেন ত্রিজাতীয় টি২০আই সিরিজ এ কোন ম্যাচেই জয়লাভ করতে ব্যর্থ হয়।
ঘরোয়া ক্রিকেট
এস্তোনীয় ঘরোয়া এবং প্রিমিয়ার লীগ প্রতিবছরই উন্নয়ন সাধন করে এবং একটি আঞ্চলিক উন্নয়ন প্রকল্প ২০১১ সালের পরবর্তী পর্যন্ত বলবৎ থাকে। ঘরোয়া লীগে এস্তোনীয় বংশোদ্ভুত খেলোয়াড়ের সংখ্যা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে সেই সাথে আইসিসির পূর্ণসদস্যের দেশ হতে যাওয়া অভিবাসীদের সংস্পর্শে থেকে দলটি আরও অভিজ্ঞতা অর্জন করছে। অভিবাসীরা এস্তোনিয়ার ক্রিকেটের উন্নয়ন এবং নতুন ক্রিকেটারদের সাহায্য করার জন্য আগ্রহী হয়ে কাজ করছেন।
খেলোয়াড়
নিম্নোক্ত তালিকায় ২০১৯ স্পেন ত্রিজাতীয় টি২০আই সিরিজ এর জন্য ঘোষিত এস্তোনিয়া দলের খেলোয়াড়দের নাম রয়েছে।
ট্রাভিস বেজউইক
আকাশ চন্দ্রশেখরন
টিম ক্রস
টিমোথি ফিলার
শচীন এইচএম
স্টুয়ার্ট হুক
আশীষ রানা
ম্যালকম সেজউইক
আশরাফুল শুভ
মার্ট টামোজা
মার্কো ভাইক
কাল্লে বিশালাপ্পু
মশিউর রহমান
আরও দেখুন
এস্তোনিয়া জাতীয় নারী ক্রিকেট দল
তথ্যসূত্র
উৎসসমূহ
"স্লগিং স্যা স্ল্যাভস: এ প্যারানর্মাল ক্রিকেট ট্যুর ফ্রম দ্যা বাল্টিক টু দ্যা বসফোরাস", অ্যাগনাস বেল
বহিঃসংযোগ
ক্রিকেট
ক্রিকেট
বিষয়শ্রেণী:জাতীয় ক্রিকেট দল
বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এস্তোনিয়া
বিষয়শ্রেণী:এস্তোনিয়ার ক্রীড়া | এস্তোনিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল |
টমাস মন্টগামারি নিউম্যান (জন্ম ২০ অক্টোবর ১৯৫৫) একজন মার্কিন সুরকার। চার দশকের অধিক সময়ের কর্মজীবনে তিনি অসংখ্য ধ্রুপদী সুর সৃষ্টি করেছেন, তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল দ্য প্লেয়ার, দ্য শশ্যাংক রিডেম্পশন, সিন্ডরেলা ম্যান, অ্যামেরিকান বিউটি, দ্য গ্রিন মাইল, ইন দ্য বেডরুম, অ্যাঞ্জেলস ইন আমেরিকা, ফাইন্ডিং নেমো, লেমনি স্নিকেট্স আ সিরিজ অব আনফর্চুনেট ইভেন্টস, ওয়াল-ই, জেমস বন্ড চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের স্কাইফল ও স্পেক্টার, এবং যুদ্ধভিত্তিক নাইনটিন সেভেনটিন।
নিউম্যান ১৫টি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেছেন। সুরকার অ্যালেক্স নর্থের সাথে যৌথভাবে তিনি কোন অস্কার না জেতা সর্বাধিক মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তি। তিনি দুটি বাফটা পুরস্কার, ছয়টি গ্র্যামি পুরস্কার ও একটি এমি পুরস্কার অর্জন করেছেন এবং চারটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেছেন। ২০০০ সালে বিএমআই ফিল্ম অ্যান্ড টিভি পুরস্কারে তাকে রিচার্ক কার্ক পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়।
প্রারম্ভিক জীবন
নিউম্যান ১৯৫৫ সালের ২০শে অক্টোবর ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসে এক সঙ্গীত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা অ্যালফ্রেড নিউম্যান (১৯০০-১৯৭০) একজন সুরকার ছিলেন, যিনি নয়বার শ্রেষ্ঠ মৌলিক সুর বিভাগে একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেছেন, এবং তার মাতা মার্থা লুইস মন্টগামারি (১৯২০-২০০৫)। তার বড় ভাই ডেভিড নিউম্যান, ছোট বোন মারিয়া নিউম্যান, তার চাচা লায়োনেল নিউম্যান ও এমিল নিউম্যান এবং চাচাতো ভাই র্যান্ডি নিউম্যান ও জোয়ি নিউম্যান সকলেই সঙ্গীত পেশার সাথে জড়িত। তার পিতামহ ও পিতামহী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসিত রুশ ইহুদি ছিলেন। তার মাতার জন্ম মিসিসিপি অঙ্গরাজ্যে।
শৈশবে তার মাতা মার্থা তার দুই পুত্রকে নিয়ে সান ফার্নান্ডো ভ্যালিতে প্রতি সপ্তাহান্তে বেহালার তালিম নিতে নিয়ে যেতেন। নিউম্যান পরবর্তীকালে সুর সৃষ্টি ও ঐকতান বাদকদল পরিচালনা নিয়ে দুই বছর সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন, এরপর তিনি ছাড়পত্র নিয়ে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যান এবং সেখান থেকে ১৯৭৭ সালে ব্যাচেলর অব আর্টস ও ১৯৭৮ সালে মাস্টার অব মিউজিক ডিগ্রি অর্জন করেন। ইয়েলে থাকাকালীন তিনি সুরকার স্টিফেন সন্ডহাইমের সাথে পরিচিত হন, তিনি তার শুরুর দিকের পরামর্শক ছিলেন।
কর্মজীবন
শুরুতে নিউম্যান চলচ্চিত্রের সুরারোপের চেয়ে সঙ্গীতধর্মী মঞ্চনাটকে কাজ করতে বেশি আগ্রহী ছিলেন। তিনি বেশ কিছুদিন স্টিফেন সন্ডহাইমের সাথে ব্রডওয়ে মঞ্চনাটকে কাজ করেন।
১৯৯৪ সালে তিনি ফ্র্যাংক ড্যারাবন্টের দ্য শশ্যাংক রিডেম্পশন ও জিলিয়ান আর্মস্ট্রংয়ের লিটল উইমেন চলচ্চিত্র দুটির জন্য তার প্রথম শ্রেষ্ঠ মৌলিক সুর বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। কিন্তু দ্য লায়ন কিং-এর জন্য সুর করা হান্স জিমারের কাছে হেরে যান। ১৯৯৬ সালে তিনি ডায়ান কিটনের আনস্ট্রাং হিরোজ চলচ্চিত্রের জন্য তার তৃতীয় অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ১৯৯৯ সালে নিউম্যান স্যাম মেন্ডেজের প্রথম চলচ্চিত্র অ্যামেরিকান বিউটির সুরারোপ করেন। এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি আঘাত করে বাজানো হয় এমন বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার করেন। তিনি মনে করেন এই সুর চলচ্চিত্রের গল্পের নৈতিক অবক্ষয়ের দিকটি তুলে ধরতে সাহায্য করে। এই কাজের জন্য তিনি তার চতুর্থ অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন, কিন্তু দ্য রেড ভায়োলিন-এর জন্য সুর করা জন করিগ্লিয়ানোর কাছে হেরে যান। তবে তিনি একটি গ্র্যামি পুরস্কার ও শ্রেষ্ঠ মৌলিক সঙ্গীত বিভাগে বাফটা পুরস্কার অর্জন করেন এবং শ্রেষ্ঠ মৌলিক সুর বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
তিনি স্যাম মেন্ডেজের রোড টু পার্ডিশন (২০০২), অ্যান্ড্রু স্ট্যান্টনের ফাইন্ডিং নেমো (২০০৩), এবং ব্র্যাড সিলবার্লিংয়ের লেমনি স্নিকেট্স আ সিরিজ অব আনফর্চুনেট ইভেন্টস (২০০৪)-এর সুরারোপের জন্য টানা তিনটি অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তবে তিনবারই তিনি যথাক্রমে ইলিয়ট গোল্ডেনটাল (ফ্রিদা-এর জন্য), হাওয়ার্ড শোর (দ্য লর্ড অব দ্য রিংস: দ্য রিটার্ন অব দ্য কিং-এর জন্য) এবং জ্যান এ. পি. কাৎজমারেকের (ফাইন্ডিং নেভারল্যান্ড-এর জন্য) কাছে হেরে যান।
২০০৬ সালে তিনি স্টিভেন সোডারবার্গের দ্য গুড জার্মান চলচ্চিত্রের সুর করেন। পরের বছর অস্কার আয়োজনে তিনি অষ্টম বারের মত অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এই আয়োজনের শুরুর অংশে তিনি এরল মরিসের সাথে উপস্থিত হলে মরিস তাকে কৌতুক করে বলেন নিউম্যান আটবার অস্কারে মনোনীত হয়েছেন এবং প্রতিবারই হেরেছেন। নিউম্যান হেসে উত্তর দেন, "না, আমি সাতবার ব্যর্থ হয়েছি, কিন্তু এইবার নিয়ে আটবার হবে।" প্রকৃতপক্ষেই, তিনি বাবেল-এর জন্য সুর করা গুস্তাভো সান্তাওলাল্লার কাছে হেরে যান।
দ্য গুড জার্মান-এর পর তার পরবর্তী কাজ ছিল অ্যালান বলের টাওয়েলহেড। ২০০৮ সালে তিনি ফাইন্ডিং নেমোর পর অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র ওয়াল-ই-এ দ্বিতীয়বারের মত পরিচালক অ্যান্ড্রু স্ট্যান্টনের সাথে কাজ করেন। ফাইন্ডিং নেমোর মত এই চলচ্চিত্রটিও শ্রেষ্ঠ অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কার অর্জন করে। নিউম্যান এই চলচ্চিত্রে তার কাজের জন্য দুটি অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন, একটি শ্রেষ্ঠ মৌলিক সুর বিভাগে এবং আরেকটি পিটার গ্যাব্রিয়েলের সাথে যৌথভাবে "ডাউন টু আর্থ" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ মৌলিক গান বিভাগে। তিনি দুটি বিভাগেই স্লামডগ মিলিয়নিয়ার-এর সুর করা এ আর রহমানের কাছে হেরে যান। তিনি ও গ্যাব্রিয়েল "ডাউন টু আর্থ" গানের জন্য একটি গ্র্যামি পুরস্কার অর্জন করেন।
২০১১ সালে তিনি টেট টেইলরের দ্য হেল্প চলচ্চিত্রের "দ্য লিভিং প্রুফ" গানের জন্য ম্যারি জে. ব্লিজ, হার্ভি মেসন জুনিয়র ও ডেমন টমাসের সাথে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ মৌলিক গান বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০১২ সালে তিনি জেমস বন্ড ধারাবাহিকের ২৩তম চলচ্চিত্র স্কাইফল-এর সুর করেন। এই কাজের জন্য তিনি তার ১১তম অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন ও দ্বিতীয় বাফটা পুরস্কার অর্জন করেন। ২০১৩ সালে তিনি জন লি হ্যানককের স্যাভিং মিস্টার ব্যাঙ্কস চলচ্চিত্রের সুরের জন্য চলচ্চিত্রের সঙ্গীত সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন। এই কাজের জন্য তিনি টানা দ্বিতীয়বারের মত অস্কার ও বাফটার মনোনয়ন লাভ করেন, কিন্তু দুটি পুরস্কারেই তিনি গ্র্যাভিটি-এর সুরকার স্টিভেন প্রাইসের কাছে হেরে যান।
২০১৪ সালে নিউম্যান স্যাম মেন্ডেজ পরিচালিত জেমস বন্ড ধারাবাহিকের ২৪তম চলচ্চিত্র স্পেক্টার, এবং স্টিভেন স্পিলবার্গের সাথে প্রথমবার ব্রিজ অব স্পাইজ চলচ্চিত্রের সুর করে। দ্বিতীয় কাজের জন্য তিনি একটি অস্কার, বাফটা ও গ্র্যামি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
২০১৬ সালে তিনি মর্টেন টাইলডামের প্যাসেঞ্জার্স চলচ্চিত্রের সুরের জন্য তার ১৪তম অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিন বছর পর তিনি পুনরায় স্যাম মেন্ডেজের যুদ্ধভিত্তিক নাইনটিন সেভেনটিন-এর সুর করেন এবং এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ মৌলিক সুর বিভাগে তার ১৫তম অস্কার, ২য় গোল্ডেন গ্লোব ও ৬ষ্ঠ বাফটার মনোনয়ন লাভ করেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৫-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর মার্কিন সুরকার
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর মার্কিন সুরকার
বিষয়শ্রেণী:রুশ ইহুদি বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:নিউম্যান পরিবার (সঙ্গীত)
বিষয়শ্রেণী:লস অ্যাঞ্জেলেসের সঙ্গীতজ্ঞ
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন টেলিভিশন সুরকার
বিষয়শ্রেণী:অ্যানি পুরস্কার বিজয়ী
বিষয়শ্রেণী:এমি পুরস্কার বিজয়ী
বিষয়শ্রেণী:গ্র্যামি পুরস্কার বিজয়ী
বিষয়শ্রেণী:শ্রেষ্ঠ মৌলিক সঙ্গীত বিভাগে বাফটা পুরস্কার বিজয়ী | টমাস নিউম্যান |
পুনর্নির্দেশ কাজী আবুল কাশেম | কাজী আবুল কাশেম (দ্ব্যর্থতা নিরসন) |
পুনর্নির্দেশকৃষ্ণগোবিন্দ গুপ্ত | কে জি গুপ্ত |
প্রাগৈতিহাসিক নাইজার
সৃষ্টির সূচনালগ্ন থেকেই নাইজারে মানুষ বসবাস করেছে। প্রতিবেশি চাদে ২ থেকে ৩.৫ মিলিয়ন বছরের পুরনো জীবাশ্ম আবিষ্কৃত হয়েছে।
নাইজারের দক্ষিণাংশে অধিকাংশ মানুষ বসবাস করে। কিন্তু এখনো সেখানকার প্রত্নতাত্ত্বিক ইতিহাস অজানা থেকে গেছে।
সাহারা মরুভূমির নাইজার অংশে ৬০,০০০ বছর পূর্বে মানুষ বসবাস করলেও বর্তমানে এটি একেবারেই জনশূন্য।
প্রাচীন ইতিহাস
খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে কার্থেজ ও মিশর পশ্চিম আফ্রিকায় সোনা , হাতির দাঁত, কাপড়ের বোতাম, লবণ ও ধাতব পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায়। নাইজার সাহেল ও ভূমধ্যসাগরীয় অববাহিকার সংযোগস্থলে রূপান্তরিত হয়।
নাইজার সাম্রাজ্য
বিভিন্ন সাম্রাজ্য বিভিন্ন সময়ে নাইজারকে নিজেদের অংশ হিসেবে দাবি করে। এগুলো হলো - সংহাই সাম্রাজ্য, মালি সাম্রাজ্য, ডেনডি রাজতন্ত্র, গাও এবং কানেম বোরনু। কয়েকটি হাওসা রাজ্যও নাইজারের উপর সময়ে সময়ে নিজেদের কর্তৃত্ব দাবি করেছে। একসময় তুয়ারেগরা হাওসাদের সাথে মিলে বিরাট জাতিরাষ্ট্র তৈরি করে। সোকোতোর ফুলানি সাম্রাজ্যের সঙ্গে এই জাতিরাষ্ট্রের অচিরেই বিরোধ উপস্থিত হয়। এই সংঘাতের ফসল হিসেবে বোর্নু সাম্রাজ্য গড়ে ওঠে, ১৮৯৩ সালে যার পতন ঘটে।
ঔপনিবেশিকীকরণ
ঊনবিংশ শতকে নাইজারের বাসিন্দাদের সাথে ইউরোপীয়দের সংযোগ স্থাপিত হয়। ব্রিটেনের মুঙ্গো পার্ক ও জার্মানির হাইনরিখ বার্থ নাইজার নদীর উৎসমুখ খুঁজতে গিয়ে এ এলাকাটি আবিষ্কার করেন। ১৯০০ সালের দিকে ফ্রেঞ্চরা এখানে স্থিতিশীলতা আনার চেষ্টা করলেও একসময় সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। বিশেষত তুয়ারেগরা শান্তি প্রচেষ্টায় বাধা সৃষ্টি করে। অগত্যা ১৯২২ সালে নাইজারকে ফ্রেঞ্চ উপনিবেশে পরিণত করা হয়।
সেনেগালের রাজধানী ডাকার হতে একজন গভর্নর জেনারেল ফ্রেঞ্চদের পশ্চিম আফ্রিকান উপনিবেশগুলো তদারকি করার গুরুদায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৪৬ সালের ফ্রেঞ্চ সংবিধান উপনিবেশগুলোর অধিবাসীদের আংশিক স্বায়ত্তশাসনের পথ উন্মুক্ত করে।
স্বাধীনতার পথে
১৯৫৬ সালের ২৩ জুলাই ফ্রেঞ্চ উপনিবেশগুলোর স্বাধিকারচেতনার তীব্র স্ফুরণে বাধ্য হয়ে ফ্রেঞ্চ সংসদ সংস্কার আইন পাস করে। ১৯৫৭ সালের প্রথমদিকে আরো কিছু সংস্কার পরিকল্পনা কার্যকর হয়। শুধু ভোটাধিকার প্রয়োগে অসমতা অপসারণই নয়, এর পাশাপাশি শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং অবকাঠামো উন্নয়নের পথও প্রশস্ত হয়।
১৯৫৮ সালের ৫ অক্টোবর পঞ্চম ফ্রেঞ্চ প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ফ্রেঞ্চরা তখন তাদের উপনিবেশগুলোকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের জন্য গণভোট আয়োজনের সুযোগ প্রদান করে।
ঐ বছরের ৪ ডিসেম্বর নির্বাচনে নাইজেরিয়েন প্রগ্রেসিভ পার্টি (পিপিএন) এবং মুভমেঁত সোশ্যালিস্টে আফ্রিকানের মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। হামানি দিওরি ও জিবো বাকারি এগুলোর নেতৃত্বে ছিলেন। পিপিএন ৫৮টির মধ্যে ৫৪টি আসনে জয়লাভ করে। পাশাপাশি স্বাধীনতার পক্ষেও নাইজারের বাসিন্দারা অভিমত প্রকাশ করেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:নাইজারের ইতিহাস | নাইজারের ইতিহাস |
এই পৃষ্ঠাটি দেশ অনুযায়ী রেল পরিবহন সম্পর্কিত নিবন্ধের একটি সূচক প্রদান করে।
এশিয়া
মধ্য এশিয়া
: দেখুন উজবেকিস্তানের রেল পরিবহন ব্যবস্থা
দক্ষিণ এশিয়া
: দেখুন বাংলাদেশ রেলওয়ে
: দেখুন ভারতের রেল পরিবহন ব্যবস্থা
দক্ষিণপূর্ব এশিয়া
: দেখুন ইন্দোনেশিয়ার রেল পরিবহন
ইউরোপ
দক্ষিণ ইউরোপ
: দেখুন ভ্যাটিকান সিটির রেল পরিবহন
আরও দেখুন
উচ্চ-গতির রেল
পরিবহন প্রকৌশল
রেল পরিবহন | দেশ অনুযায়ী রেল পরিবহন |
সোডিয়াম ফ্লুরাইড বা সোডিয়াম ফ্লোরাইড একটি অজৈব যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত হল NaF। এই লবণটি টুথপেস্ট, ধাতুশিল্পে বিগলক ( flux ) হিসাবে, কীটনাশকে এবং ইঁদুরের বিষ তৈরিতে ব্যবহার হয়। এটি বর্ণহীন অথবা সাদা কঠিন পদার্থ। জলে সহজেই দ্রবণীয় হয়। ওষুধশিল্পে ফ্লুরাইডের এটি একটি সাধারণ উৎস। দাঁতের ক্ষয় এবং রন্ধ্র ( dental cavities ) প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। ২০১৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দশ লক্ষেরও বেশি প্রেসক্রিপশনে এটি ওষুধ হিসাবে সুপারিশ করা হয়েছিল। ওষুধ তালিকায় এর স্থান ছিল ২৪৭তম।
ব্যবহার
বাম|থাম্ব|দাঁতের ক্ষয় এবং রন্ধ্র প্রতিরোধের জন্য সোডিয়াম ফ্লোরাইডের বড়ি।
দাঁতের ক্ষয়রোগ
দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য কখন কখনও ফ্লুরাইডের লবণ পৌরসভার পানীয় জলের সাথে মেশানো হয়। এমনকি কিছু কিছু দেশে দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখার উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট খাবারের সাথেও মেশানো হয়।ফ্লোরাইড দাঁতের এনামেলের প্রাকৃতিকভাবে তৈরি উপাদান ফ্লোরাপাটাইটের (fluorapatite) গঠনের মাধ্যমে দাঁতের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
রসায়ন
রাসায়নিক সংশ্লেষণ এবং ধাতুশিল্পে সোডিয়াম ফ্লোরাইডের বিশেষ ব্যবহার রয়েছে। এটি অ্যাসাইল ক্লোরাইড, সালফার ক্লোরাইড এবং ফসফরাস ক্লোরাইড সহ ইলেকট্রন আকর্ষী ক্লোরাইডগুলির সাথে বিক্রিয়া করে।
উৎপাদন
হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড বা হেক্সাফ্লোরোসিলিসিক অ্যাসিড (H2SiF6) -কে সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড দিয়ে প্রশমিত করে সোডিয়াম ফ্লোরাইড উৎপাদন করা হয়। সুপারফসফেট সার উৎপাদনের সময় ফসফেটের খনিজ ফ্লোরাপাটাইট (Ca5(PO4)3F) থেকে বিক্রিয়ার সময় উপজাত হিসাবে হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড বা হেক্সাফ্লোরোসিলিসিক অ্যাসিড পাওয়া যায়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ফ্লোরিন যৌগ
বিষয়শ্রেণী:ফ্লোরাইড
বিষয়শ্রেণী:সোডিয়াম যৌগ | সোডিয়াম ফ্লুরাইড |
সুনীল মৈত্র (১ ফেব্রুয়ারি ১৯২৭ - ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬) ছিলেন একজন বাঙালি রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশের চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং ভারতের ৭ম লোকসভার সদস্য ছিলেন। তিনি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) দলের সদস্য হিসাবে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা উত্তর-পূর্ব নির্বাচনী এলাকার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। মৈত্র নিখিল ভারত বীমা কর্মচারী সমিতির নেতৃত্বের মধ্যেও ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:কলকাতার রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:বাঙালি রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:সপ্তম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৬-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৯২৭-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:চট্টগ্রামের ব্যক্তি | সুনীল মৈত্র |
পুনর্নির্দেশ ড্যারিল মিচেল | Daryl Mitchell (New Zealand cricketer) |
দাদীমা হচ্ছে ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী মারপিট নাট্য চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন এফ আই মানিক এবং অমি বনি কথাচিত্রের ব্যানারে প্রযোজনা করেছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল, আনোয়ারা বেগম, শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। এছাড়াও পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেছেন মিশা সওদাগর, ওমর সানী, প্রার্থনা ফারদিন দিঘী, রিনা খান ও এটিএম শামসুজ্জামান, প্রমূখ।
ভূমিকা
দুই পরিবারের দ্বন্দ্ব নিয়ে ছবির গল্প। যে দুই পরিবারকে কোনোভাবেই মীমাংসার দিকে নিয়ে যাওয়া যায় না। বহুবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন দাদীমা (আনোয়ারা)। কিন্তু এরইমধ্যে আকাশ খান (শাকিব খান) ও প্রতিপক্ষ পরিবারের মেয়ে তাসমিনা সুলতানা প্রীতির (অপু বিশ্বাস) মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। দা-কুমড়ো সম্পর্ক যে পরিবারের মধ্যে, সেই দুই পরিবারের দুই তরুণ তরুণীর প্রেমের সম্পর্কের কেমন পরিণতি হয়? কিংবা তাদের সম্পর্ক কি দুই পরিবারকে এক করতে কোনো ভূমিকা রাখবে?
অভিনয়
শাকিব খান - আকাশ খান
অপু বিশ্বাস - তাসনিমা সুলতানা প্রীতি
মনোয়ার হোসেন ডিপজল - সুলতান খাঁ
আলীরাজ - শমশের খাঁ
সুব্রত বড়ুয়া
আনোয়ারা - জান্নাত বেগম / দাদীমা
অরুণা বিশ্বাস - মেঘার মা
ইলিয়াস কোবরা
ডন - নিজাম খাঁ
খলিল উল্লাহ খান - আজগর খান
মিশা সওদাগর - হাসান খাঁ
ওমর সানী - জামান খাঁ
আফজাল শরীফ - রাজু প্রামাণিক
এটিএম শামসুজ্জামান - হরিপদ সরকার
প্রার্থনা ফারদিন দিঘী (শিশুশিল্প) - মেঘা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০০৬-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০০০-এর দশকের বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র | দাদীমা |
গদি ভাষা (যা গদকী, গদিয়ালী বা ভরমৌড়ী; টাকরী: নামেও পরিচিত) পশ্চিমা পাহাড়ী ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত একটি ভাষা, যা মূলত উত্তর ভারতের হিমাচল প্রদেশ রাজ্যের চম্বা জেলার ভরমৌড় অঞ্চলে বসবাসকারী গদ্দি জনগোষ্ঠীর ভাষা৷ ঐতিহাসিক পরিযানের ফলে পার্শ্ববর্তী জম্মু ও কাশ্মীরের উধমপুর, কাঠুয়া এবং ডোডা জেলাতে বেশ কিছু গদ্দি জাতি অধ্যুষিত গ্রাম রয়েছে৷
ইউনেস্কো এই ভাষাটিকে ভারতের বিপন্ন ভাষাগুলির তালিকাভুক্ত করেছে৷
লিপি
গদিয়ালী ভাষার জন্য ব্যবহৃত মূল লিপি হলো টাকরী লিপির একটি বিশেষ স্থানীয় প্রকার, যা চম্বিয়ালি লিপি নামে পরিচিত৷ চম্বিয়ালি ভাষার জন্যও এই লিপি ব্যবহার হয়৷ তবে ভারতের স্বাধীনতা লাভের পর দেবনাগরী লিপি এই লিপিটিকে প্রতিস্থাপিত করে৷
উপভাষা
ভাষাটির চারটি উপভাষা রয়েছে, এগুলি হলো:
প্রথম উপভাষাটি বলা হয় চম্বা জেলার ভরমৌড়, ছত্রারী এবং ভটিয়াত তহশিল এবং পার্শ্ববর্তী কাংড়া জেলার গদিয়ালী অঞ্চল৷ এটিই প্রমিত গদিয়ালী ভাষা৷
দ্বিতীয় উপভাষাটি বলা হয় পিউহর, বেলজ, গূন, বাকানি, মেহলা অবং কাদেদ অঞ্চলে৷
তৃতীয় উপভাষাটি বলা হয় বাসু এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে৷
চতুর্থ উপভাষাটি বলা হয় লিল এবং পাহো অঞ্চলে৷
জনসংখ্যা
গদিয়ালী ভাষাভাষী লোক মূলত ভরমৌড়ী অঞ্চলে বসবাস করেন৷ ২০১১ খ্রিস্টাব্দের জনগণনা অনুযায়ী ভারতে গদিয়ালী ভাষাভাষীর সংখ্যা ১,৮১,০৬৯ জন, যেখানে ২০০১ খ্রিস্টাব্দে এই জনসংখ্যা ছিলো ৬৬,২৪৬ জন৷ জন সচেতনতার অভাবে যথেষ্ট সংখ্যক লোক নিজেদের হিন্দি এবং পাহাড়ী ভাষা (পাহাড়ি মূলত হিমাচলের ভাষাগুলিকে একত্রিত করতে কেন্দ্রীয় সরকার প্রবর্তিত নাম) বলে উল্লেখ করেছেন৷
ভারত - ১,৮১,০৬৯
হিমাচল প্রদেশ - ১,৫৩,১৭১ (২.২৩%)
চম্বা জেলা - ১,১৩,১৪৩ (২১.৮০%)
চুরাহ ব্লক - ১,৮৯২ (২.৪০%)
সালুনী ব্লক - ২,৮১৮ (৫.৮৮%)
ডালহৌসী ব্লক - ৫,০১২ (১০.৭২%)
ভটিয়াত ব্লক - ৬,৪৩০ (১৫.০৩%)
সিহুন্তা ব্লক - ১০,৬১১ (২৬.৬২%)
চম্বা ব্লক - ৪৯,২০৩ (২৭.৪৫%)
হোলি ব্লক - ১৩,৮১৪ (৯৮.০১%)
ভরমৌড় ব্লক - ২৩,৭৫৫ (৯৪.৯৭%)
কাংড়া জেলা - ৩৯,৭৯৮ (২.৬৪%)
জাওয়ালি ব্লক - ৩,২৭৬ (২.৯১%)
শাহপুর ব্লক - ৬,১৮১ (৯.১২%)
ধর্মশালা ব্লক - ১৮,৬৮৯ (১৩.৬৯%)
পালমপুর ব্লক - ৬,৯৯৪ (৩.৭০%)
বৈজনাথ ব্লক - ২,৪০৭ (২.৫৩%)
জম্মু ও কাশ্মীর - ২৪,১৬১
উধমপুর জেলা - ১৫,৫৯৫ (২.৮১%)
বর্তমান অবস্থা
গদিয়ালী ভাষাটি সাধারণভাবে পাহাড়ি অথবা হিমাচলি ভাষা নামে পরিচিত। তবে কারো কারো মতে বৃহত্তর পাঞ্জাবির ডোগরি ভাষার একটি উপভাষা। এই ভাষাটি কোন সরকারি পদমর্যাদা নেই এবং এটি বর্তমানে হিন্দি ভাষার একটি উপভাষা হিসেবে পরিগণিত হয়। ইউনেস্কোর তথ্য অনুসারে এই ভাষাটি বিপন্ন ভাষার তালিকাভুক্ত, যার অর্থ অধিকাংশ গদিয়ালী ভাষাভাষী শিশুরা নিজের মাতৃভাষায় প্রাথমিক শিক্ষালাভে অক্ষম।
ভারতের সংবিধানের অষ্টম তফসিলে পাহাড়ী হিমাচলি ভাষাগুলির অন্তর্ভুক্তির জন্য ২০১০ খ্রিস্টাব্দে সিংহভাগ সম্মতিতে বিষয়টি রাজ্য বিধানসভায় উপস্থাপিত হয়৷ ছোটো ছোট সংস্থাগুলির দাবীকে বাদ দিতে সরকারীভাবে বিশেষ ঐই ভাষাগুলি সংরক্ষণ ও মান্যতা দানের কোনো বড় পদক্ষেপ নেওয়া হয় নি৷ রাজনৈতিক প্রভাবে ভাষাগুলির অধিকাংশের সাথেই হিন্দি ভাষাগোষ্ঠীর কোনরূপ পারস্পরিক সম্পর্ক না থাকলেও পাহাড়ি এই ভাষাগুলি হিন্দি ভাষার অন্তর্গত একেকটি উপভাষা হয়ে রয়েছে৷
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পাহাড়ী ভাষা
বিষয়শ্রেণী:হিমাচল প্রদেশের ভাষা | গদিয়ালী ভাষা |
২০১৪ সালে তুরস্কে মুক্তি হওয়া সিজ্জিন একটি অতিপ্রাকৃতিক হরর চলচ্চিত্র ধারাবাহিক। মূল শিরোনামটি একটি কুর্মানজি কুর্দি শব্দ, যার আক্ষরিক অর্থ 'হিংসাত্মক'। পরিচালক আল্পার মেস্তেই এই ফ্র্যাঞ্চাইজিটির সাথে বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে একজোড়া সফলতার সাথে জুটি বেঁধে তার আতঙ্কজনক কাজটিতে ফিরে আসেন। সমস্ত চলচ্চিত্র মুহিতসেম তাজম প্রযোজনা করেছেন এবং তাঁর মুহিতসেম ফিল্ম স্টুডিওর ব্যানারে মুক্তি পেয়েছে । শুরু থেকেই, প্রতিটি চলচ্চিত্র বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছিল এবং দ্রুত তুর্কি হরর ঘরানার নতুন তরঙ্গ হিসাবে স্বীকৃত হয়েছিল।
এই শিরোনামটি আরবি শব্দ সিজ্জিন (سِجِّين) থেকে এসেছে, যার অর্থ হয় এমন একটি বই যা দোষী বা কারাগারের নাম তালিকাভুক্ত করে, যা নরকের নীচে অবস্থিত। তবে এই শব্দের উৎপত্তি অজানা। এটি কুরআনে সূরা ৮৩: ৭–৯ তে এসেছে। এটির একটি অনুরূপ শব্দ ( সিজিল ) ২১: ১০৪ এ পাওয়া যায়।
চলচ্চিত্র সমূহ
আজ অবধি এই ফ্র্যাঞ্চাইজিতে মোট ৬ টি চলচ্চিত্র রয়েছে। সর্বশেষতম কিস্তি ৯ আগস্ট ২০১৯ এ প্রকাশিত হয়েছে।
ছায়াছবিগুলো সমস্ত তুরস্কের বিভিন্ন অঞ্চলে চিত্রায়িত হয়েছে।
পুরস্কার
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:তুর্কি ভাষার চলচ্চিত্র | সিজ্জিন (তুর্কি চলচ্চিত্র) |