text
stringlengths 11
126k
| title
stringlengths 1
182
|
---|---|
পুনর্নির্দেশ কাশিম ওমর | Qasim Umar |
পুনর্নির্দেশ পাল (পদবি) | পাল (পদবী) |
পুনর্নির্দেশ লিগ্যাসি টাওয়ার (পূর্বাচল, ঢাকা) | আইকনিক টাওয়ার |
পুনর্নির্দেশ অ্যাপল এ৮এক্স | Apple A8X |
পুনর্নির্দেশ বাঙালি বৌদ্ধদের পদবিসমূহ | বাঙালি বৌদ্ধদের পদবীসমূহ |
পুনর্নির্দেশ খাজা (পদবি) | খাজা (পদবী) |
পুনর্নির্দেশ অ্যাপল এ৯এক্স | Apple A9X |
ব্রাহ্মণপাড়া শব্দটি দিয়ে বোঝানো হতে পারে:
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা — কুমিল্লা জেলার একটি উপজেলা।
ব্রাহ্মণপাড়া থানা — বাংলাদেশের একটি পুলিশ থানা।
ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়ন —ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার একটি ইউনিয়ন।
আরও দেখুন | ব্রাহ্মণপাড়া (দ্ব্যর্থতা নিরসন) |
লাকসাম শব্দটি দিয়ে বোঝানো হতে পারে:
প্রশাসনিক একক
লাকসাম উপজেলা —কুমিল্লা জেলার একটি উপজেলা।
লাকসাম পৌরসভা —লাকসাম উপজেলার অন্তর্ভূক্ত একটি পৌরসভা।
লাকসাম — লাকসাম উপজেলায় অবস্থিত একটি শহর।
লাকসাম থানা — বাংলাদেশের একটি পুলিশ থানা।
লাকসাম পূর্ব ইউনিয়ন — লাকসাম উপজেলার একটি ইউনিয়ন।
রেল সম্পর্কিত
লাকসাম কমিউটার — বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত একটি যাত্রীবাহী ট্রেন।
লাকসাম জংশন রেলওয়ে স্টেশন — বাংলাদেশের একটি রেলওয়ে জংশন স্টেশন।
লাকসাম-চাঁদপুর রেলপথ — বাংলাদেশের একটি মিটার-গেজ রেলপথ।
লাকসাম-নোয়াখালী রেলপথ — বাংলাদেশের একটি মিটার-গেজ রেলপথ।
অন্যান্য
লাকসাম সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় —লাকসাম উপজেলায় অবস্থিত একটি উচ্চ বিদ্যালয়।
আরও দেখুন | লাকসাম (দ্ব্যর্থতা নিরসন) |
পুনর্নির্দেশ বাঙালি হিন্দুদের পদবিসমূহ | বাঙালি হিন্দুদের পদবীসমূহ |
স্নারিং নদী () কানাডিয় রকি পর্বতমালার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি মাঝারি দৈর্ঘ্যের নদী। নদীটির কানাডার আলবার্টা প্রদেশের জেসপার জাতীয় উদ্যানের মধ্যে উৎপত্তি, প্রবাহ ও সমাপ্তি ঘটেছে। স্নারিং নদীর নাম 'ফার্স্ট ন্যাশন' রেড ইন্ডিয়ানদের একটি প্রাক্তন গোত্রের নামে নামকরণ করা হয়েছে, যারা খনন করে বসবাস এবং ফাঁদ() পেতে শিকার ধরে।নদীটির উৎপত্তি কর্নেল পাসে এবং মোহনা আথাবাস্কা নদীতে। এটি আথাবাস্কা নদীর অন্যতম বড় উপনদী।
প্রবাহ
স্নারিং নদীর উৎপত্তি জেসপার জাতীয় উদ্যানের উত্তর-পশ্চিম অংশে ব্রিটিশ কলাম্বিয়া প্রদেশের সীমানার নিকটে কর্নেল গিরিপথে। কর্নেল গিরিপথে ম্যাককর্ড পর্বত, বিউপর পর্বত, নাইট পর্বত, রাদারফোর্ড পর্বত ও স্নারিং পর্বত হতে আগত বরফ গলা পানি অথবা বারিপাত নদীটির প্রবাহের মূল উৎস। ছোট আয়তনের হার্ভে হ্রদের পানি, স্নারিং নদীতে মিশে। নদীটি পূর্ব-দক্ষিণ পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে আথাবাস্কা নদীতে মিশেছে। নদীর মোহনায় উপর দিয়ে পশ্চিম কানাডার গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক 'ইয়েলোহেড হাইওয়ে' অতিক্রম করেছে, এবং এখানে 'পার্ক কানাডা' কর্তৃপক্ষ একটি ক্যাম্পগ্রাউন্ড পরিচালনা করে।
চিত্রশালা
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:আথাবাস্কা নদীর উপনদী
বিষয়শ্রেণী:আলবার্টার নদী
বিষয়শ্রেণী:জেসপার জাতীয় উদ্যান | স্নারিং নদী |
ফুটবল ক্লাব রুখ লভিউ (, ; এছাড়াও ফুটবল ক্লাব রুখ ভিনিকি, এফসি রুখ লভিউ অথবা রুখ লভিউ নামে পরিচিত) হচ্ছে লভিউ ভিত্তিক একটি ইউক্রেনীয় পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এই ক্লাবটি বর্তমানে ইউক্রেনের শীর্ষ স্তরের ফুটবল লীগ ইউক্রেনীয় প্রিমিয়ার লীগে খেলে। এই ক্লাবটি ২০০৩ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রুখ লভিউ তাদের সকল হোম ম্যাচ লভিউয়ের স্কিফ স্টেডিয়ামে খেলে থাকে; যার ধারণক্ষমতা হচ্ছে ৩,৭৪২। বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন ইভান ফেদিক এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন হ্রিহোরি কোজলোভস্কিলুক। ইউক্রেনীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় ভলোদিমির জাস্তাভনি এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।
ঘরোয়া ফুটবলে, রুখ লভিউ এপর্যন্ত ১টি শিরোপা জয়লাভ করেছে; যা হচ্ছে ইউক্রেনীয় অপেশাদার ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা।
অর্জন
ঘরোয়া
ইউক্রেনীয় প্রথম লীগ
রানার-আপ (১): ২০১৯–২০
ইউক্রেনীয় দ্বিতীয় লীগ
রানার-আপ (১): ২০১৬–১৭
ইউক্রেনীয় অপেশাদার ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ
চ্যাম্পিয়ন (১): ২০১৪
রানার-আপ (২): ২০১৩, ২০১৫
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ফুটবল ক্লাব রুখ লভিউ
বিষয়শ্রেণী:ইউক্রেনীয় প্রিমিয়ার লীগের ক্লাব
বিষয়শ্রেণী:ইউক্রেনের ফুটবল ক্লাব
বিষয়শ্রেণী:২০০৩-এ ইউক্রেনে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:২০০৩-এ প্রতিষ্ঠিত ফুটবল ক্লাব | ফুটবল ক্লাব রুখ লভিউ |
পেঙ্গুইনস অব মাদাগাস্কার (হোম ভিডিওতে নাম পেঙ্গুইনস অব মাদাগাস্কার: দ্য মুভি) ড্রিম ওয়ার্কস অ্যানিমেশন প্রযোজিত এবং টোয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স দ্বারা পরিবেশিত ২০১৪ সালের একটি আমেরিকান কম্পিউটার-অ্যানিমেটেড স্পাই অ্যাকশন কমেডি চলচ্চিত্র। কন্ঠ অভিনয়ে রয়েছেন টম ম্যাকগ্রা, ক্রিস মিলার, কনরাড ভার্নন, ক্রিস্টোফার নাইটস, বেনেডিক্ট কম্বারবাচ, জন ম্যাকোভিচ এবং কেন জেওং। এটি মাদাগাস্কার চলচ্চিত্র সিরিজের অন্তর্গত এবং এই ঘটনার ঠিক পরে অনুষ্ঠিত হয়েছে মাদাগাস্কার ৩: ইউরোপস মোস্ট ওয়ান্টেড নামের চিত্রটি যেখানে পেঙ্গুইন স্কিপার, কোয়ালস্কি, রিকো এবং প্রাইভেট এর নিজস্ব অ্যাডভেঞ্চার অনুসৃত হয়েছে। প্রধান চরিত্রগুলিকে বাদ দিলে এটি একই নামের নিকেলোডিয়ন টিভি সিরিজ এর সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত নয়।
মাইকেল কল্টন, জন অ্যাবড এবং ব্র্যান্ডন সোয়্যার রচিত চিত্রনাট্য থেকে সাইমন জে. স্মিথ এবং এরিক ডার্নেল দ্বারা পরিচালিত পেঙ্গুইনস অব মাদাগাস্কার ছবির টুডি এবং থ্রিডি উভয় সংস্করণই ২৬ শে নভেম্বর ২০১৪ তে থিয়েটারে মুক্তি পেয়েছিল। মাদাগাস্কার 'ফ্র্যাঞ্চাইজিতে এটিই একমাত্র চলচ্চিত্র যেটি চূড়ান্ত ড্রিম ওয়ার্কস অ্যানিমেশন ফিল্ম হিসাবে নির্মিত হয়েছে এবং ২২ শে জানুয়ারী ২০১৫ তারিখে এটি বন্ধ হওয়ার আগেই প্যাসিফিক ডেটা ইমেজেস কর্তৃক এর নির্মাণ দায়িত্বের পাশাপাশি ডিডব্লিউএ গ্লেনডেল দায়িত্বভার গ্রহণ করে। ছবিটি সমালোচকদের কাছ থেকে সাধারণভাবে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছিল। তবে এটি মার্কিন বক্স অফিসে দক্ষতা অর্জনে ব্যর্থ হলেও আন্তর্জাতিকভাবে আরও ভাল ফল করে। ছবিটির বাজেট ছিল ১৩২ মিলিয়ন ডলার এবং আয় করেছিল $৩৭৩ মিলিয়ন ডলার।
পটভূমি
অ্যান্টার্কটিকার তিন তরুণ পেঙ্গুইন-স্কিপার, কোয়ালস্কি এবং রিকো একটি ডিম তাড়া করে বিপদে পড়ে। এক দল লেপার্ড সীলের খপ্পর থেকে সেটি উদ্ধার করার পরে এবং ঘটনাক্রমে একটি হিমশৈলে ছিটকে যাওয়ার পরে ডিমটি থেকে তাদের নতুন সদস্য প্রাইভেটের প্রবেশ ঘটে।
দশ বছর অতিক্রম করে দলে যোগ দেওয়ার পরে পেঙ্গুইগুলি ফোর্ট নক্স ভেঙে ব্যক্তিগত জন্মদিন উদযাপন করতে চলে যায় ব্রেক রুমের ভেন্ডিং মেশিনে। উদ্দেশ্য ভেন্ডিং মেশিনে থেকে "চিজি ডিবলস" নামে পরিচিত একটি অনিয়মিত স্ন্যাক্স সংগ্রহ করা। প্রাইভেটের মনে হতে থাকে যে তার সতীর্থরা তার অবমূল্যায়ন করছে।
হঠাৎ মেশিনটি তাদের অপহরণ করে ভেনিস এ এক প্রখ্যাত জিনবিজ্ঞানী ডক্টর অ্যাক্টভিয়াস ব্রাইনের কাছে নিয়ে যায়। ব্রাইন প্রকাশ করেন যে সে আসলে ডেভ নামের একটি অক্টোপাস। তার পেঙ্গুইনদের প্রতি বিদ্বেষ বৃদ্ধি পেয়েছে কারণ তাদের বুদ্ধিমত্তার দরুণ বিশ্বের প্রতিটি চিড়িয়াখানা এবং অ্যাকোয়ারিয়াম তাকে ত্যাগ করেছে; সেন্ট্রাল পার্ক চিড়িয়াখানায় পেঙ্গুইনদের আগমনের কিছু পরেই সেখান থেকে তাকে সরানো হয়। ডেভের সংগ্রহীত তুষার গ্লোবস এর সাথে টিনের প্যাকসহ "মেডুসা সেরাম" রিকো গিলে নেয় এবং ডেভের অক্টোপি চেলারা তাদের তাড়া করে।
তারা কোণঠাসা হলে "দ্য নর্থ ওয়াইন্ড" নামের একটি অভিজাত আন্ডারকভার আন্ত-প্রজাতি প্রাণীদের টাস্ক ফোর্সের দল তাদের উদ্ধার করে। সেই দলটির নেতা একটি নেকড়ে যার নাম "ক্লাসিফায়েড", শর্ট ফিউজ নামের একটি ধ্বংসকারী হার্প সীল, কর্পোরাল নামক একটি পোলার বিয়ার যে পেঙ্গুইনদের বুদ্ধিমত্তা পছন্দ করে এবং ইভা নামক একটি বিশ্লেষক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তা তুষার পেঁচা। পেঙ্গুইনের জনসংখ্যা রক্ষার জন্য এই দলটি ডেভের সাথে লড়াই করে আসছে।
গোপন আবাসে তাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ডেভ হ্যাক করে নেয়। সে প্রকাশ করে যে তার মেডুসা সিরামের বিপুল পরিমাণ সরবরাহ রয়েছে এবং যে চিড়িয়াখানা থেকে সে বেরিয়ে এসেছিল সেখান থেকে সে পেঙ্গুইনদের ধরে তাদের উপর সিরাম ব্যবহার করেছিল। স্কিপার ও তার দলকে তাদের মিশনের পথে অন্তরায় হিসাবে দেখে ক্লাসিফায়েড দলটিকে শান্ত করে এবং তাদের প্রত্যেককেই মাদাগাস্কার এর প্রত্যন্ত অঞ্চলে পাঠিয়ে দেয়। তবে মাঝারি উড়ান-ক্ষম পেঙ্গুইনরা একটি মরুভূমিতে ক্র্যাশ ল্যান্ড করে প্রবেশ করে। পেঙ্গুইনগুলি সাংহাই এ যাওয়ার চেষ্টা করে। যেখানে তারা তুষারগ্লোব কালেকশন ব্যবহার করে ডেভের পরবর্তী লক্ষ্য আবিষ্কার করে ফেলে। পরিকল্পনার অংশ হিসাবে অ্যাকুরিয়ামের অন্যান্য পেঙ্গুইনগুলির সাথে যোগদানের জন্য স্কিপার প্রাইভেটকে একটি মৎস্যকন্যার ছদ্মবেশে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু নর্থ ওয়াইন্ড ডেভকে প্রতিহত করার সাথে সাথেই প্রাইভেট তাদের হাতে বন্দী হয়। পেঙ্গুইনরা তাড়া করার জন্য নর্থ ওয়াইন্ডের জেটটি চুরি করে। তবে অজান্তেই সেটি নিজে থেকে-ধ্বংস হয়ে যায়। তারপরে তারা নর্থ ওয়াইন্ডের সাথে একটি লাইফবোট বেঁধে একটি দ্বীপে এসে প্রাইভেটের সন্ধান পায়।
দ্বীপে ডেভ তার প্রতিশোধ চরিতার্থ করতে মানুষকে অসন্তুষ্ট করার লক্ষ্যে বন্দী পেঙ্গুইনদের মেডুসা সিরাম ব্যবহার করে জঘন্য দানবে রূপান্তর করার পরিকল্পনা প্রদর্শন করে। স্কিপার অনিচ্ছুকভাবে হলেও ক্লাসিফায়েডের পরিকল্পনায় সাড়া দেয় এবং তার পেঙ্গুইনদের সাথে ডেভেকে বন্দী করার ব্যবস্থা করা হয়। ডেভ প্রাইভেটের উপর পূর্ণ শক্তির মিউটেশন রশ্মি প্রয়োগ করে। কিন্তু আগে গিলে ফেলা একটি কাগজ ক্লিপ ব্যবহার করে শেষ মুহুর্তে সে মিউটেশন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। প্রাইভেট নর্থ ওয়াইন্ডকে উদ্ধার করে। কিন্তু ক্লাসিফায়েড সরঞ্জামের অভাবে পুনরায় দল গঠন করতে অপেক্ষা করে। প্রাইভেট কাউকে পেছনে ফেলে রেখে চলে যেতে চায় না ব'লে ডেভকে থমানো স্থগিত রাখে। ডেভ "খুঁজে পাওয়া" পেঙ্গুইনগুলি ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে নিউ ইয়র্ক - এর সাবমেরিনের বাকী পেঙ্গুইনগুলিকে মিউটেট করে। মিউটেটেড পেঙ্গুইনগুলি আতঙ্কিত মানুষদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ায় শহরটি বিশৃঙ্খ হয়ে পড়ে। প্রাইভেট তার নিজের বুদ্ধিমত্তার শক্তি ব্যবহার করে সমস্ত পেঙ্গুইনকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে নিজেকে রশ্মির সাথে সংযুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। নর্থ ওয়াইন্ড একটি আইসক্রিম ট্রাক এ ফিরে ডেভের জাহাজটি ধ্বংস করে দেয়। ডেভ এবং তার পাখিদের প্রতিরোধ করার পরে রিকো রশ্মির রিমোটের ব্যাটারির সন্ধান পায় এবং তারা সমস্ত পেঙ্গুইনকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সেটি পরিচালিত করে।
মেশিন থেকে মিউটেটেড হলেও পেঙ্গুইনরা প্রাইভেটের প্রতি তাদের কৃতজ্ঞতা এবং নতুন সম্মান প্রদর্শণ করে। এখন ডেভ (যে বিস্ফোরণে আক্রান্ত ছিল) তার নিজেরই একটি ক্ষুদ্র সংস্করণে রূপান্তরিত হয়ে গেছে এবং একটি তুষারগ্লোবের ভেতর আটকা পড়েছে। সেটি দেখতে পেয়ে একটি ছোট্ট মেয়ে সেটি তুলে জোরে জোরে নাড়াতে থাকে। অবশেষে নিজের সমান হয়েছে দেখে ক্লাসিফায়েড পেনগুইনদের পুরষ্কাকৃত করে। ইভার কাছ থেকে কোয়ালস্কি চুম্বন পাওয়ার পাশাপাশি পেঙ্গুইনরা যুথবদ্ধ হয়ে উড়তে থাকে।
একটি মধ্য-কৃতিত্ব সম্বলিত দৃশ্য -এ পেঙ্গুইনগুলি সংক্ষিপ্ত সরস বচনে রশ্মি তৈরী করে এবং তা ব্যবহার করে প্রাইভেটকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০১৪-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র | পেঙ্গুইনস অব মাদাগাস্কার |
পুনর্নির্দেশ ম্রক-উ রাজ্য | ম্রক ইউর রাজ্য |
চেরা কোম্পানীগঞ্জ রাজ্য রেলওয়েস (সিসিএসআর) হচ্ছে একটি ২ ফুট ৬ ইঞ্চি ন্যারো-গেজ পর্বত রেলপথ যা ব্রিটিশ ভারতে বিদ্যমান ছিল।
ইতিহাস
খাসি ও জৈন্তিয়া পাহাড় বিভাগের ব্রিটিশ নির্বাহী প্রকৌশলী হুবার্ট কেন্চের দ্বারা চেরা কোম্পানীগঞ্জ রাজ্য রেলপথটি রূপান্তরিত হয়েছিল, কারণ সেখানে রেলপথে ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতার সাথে প্রদেশের রাজধানী শিলংকে সংযুক্ত করার প্রয়োজন ছিল। ১৮৮৬ সালের ৬ই জুন মেঘালয়ের সিসিএসআর ট্র্যাফিকের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল। সিসিএসআর ছিল ন্যারো-গেজ ট্রামওয়ে এবং রেলপথটি মেঘালয়ের একটি খনির শহর থরিয়া এবং বর্তমান বাংলাদেশের সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জের মধ্যে চলতো, যার দৈর্ঘ্য । সাতটি গ্রেডিয়েন্ট দড়ি প্রক্রিয়া দ্বারা কাজ করা হয়েছিল। এটি আট লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছিল, যা আসামের পূর্ব প্রদেশীয় সরকার ব্যয় করেছিল। সিলেট এবং গোয়ালন্দ পর্যন্ত রেলপথ সংযোগের একটি বর্ধনের পরিকল্পনা ছিল যেখানে কলকাতা থেকে রেলপথ ইতিমধ্যে বিদ্যমান ছিল তবে পরিকল্পনাটি কখনই বাস্তবায়িত হয়নি।
বন্ধ
১৮৯৭ সালের আসামের ভূমিকম্পে ট্র্যাকগুলি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত রেলপথ থারিয়া এবং কোম্পানীগঞ্জের মধ্যে চলতে থাকে। এর পরে ট্র্যাকগুলি মেরামত করা হয়নি এবং অবশেষে ১৯০০ সালে রেলপথটি বন্ধ হয়ে যায়
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ২ ফুট ৬ ইঞ্চি গেজ রেলপথ
বিষয়শ্রেণী:সিলেট জেলার রেল পরিবহন | চেরা কোম্পানীগঞ্জ রাজ্য রেলওয়েস |
ভোপাল তাবলিগী ইজতেমা হল ভারতের ভোপালে অনুষ্ঠিত একটি বার্ষিক ইসলামি ইজতেমা (ধর্মসভা)।
১৯৪৯ সালে সর্বপ্রথম ভোপালের পুরাতন প্রাচীরযুক্ত শহরের মসজিদ শাকুর খানে এই ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। অনুষ্ঠানের পরিধি বাড়ার পরে অনুষ্ঠানের স্থানটি তাজ-উল-মাসাজিদে পরিবর্তন করা হয়। ২০০৫ সাল থেকে প্রচুর জমায়েতের কারণে অনুষ্ঠানস্থল ভোপাল থেকে ১১ কি.মি. দূরে ঘাসিপুরে স্থানান্তরিত হয়েছে।
কার্যকলাপ
প্রতি বছর নভেম্বর মাসের শনি,রবি ও সোমবার এই ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৮ সাল থেকে শুক্রবারও যুক্ত হয়েছে। শুক্রবার সকালে ফজরের নামাজের পর থেকে এটি শুরু হয় এবং ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন ইসলামি পণ্ডিত বক্তৃতা উপস্থাপন করেন। যোহর নামাজের পর বিরতি দেওয়া হয়। সোমবার বিকেলে আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে এটি সমাপ্ত হয়। শনি ও রবিবারে গণবিবাহের আয়োজন করা হয়।
আলেমরা ইসলামি জীবনযাপন ও ছয় নীতিমালা সহ বিভিন্ন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন। শেষের দিকে বিশ্বজুড়ে ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে জামাত গঠিত হয়। আখেরি মোনাজাতের সময় প্রায় ১০ লক্ষ এবং তিনদিন ব্যাপী প্রায় ৫ লক্ষ লোকের সমাবেশ থাকে। বিভিন্ন সমাজের লোকেরা এখানে শান্তি আলোচনা শোনার জন্য এবং ইসলাম সম্পর্কে জানতে আসে।
মধ্য প্রদেশ সরকার জামাতদের সুবিধার্থে পার্কিংয়ের পাশাপাশি বিদ্যুৎ, জল সরবরাহ করে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। পশ্চিমাবিশ্ব সহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের জামাতরা এখানে অংশ নেয়। ইজতেমা কমিটি বিদেশি, বধির ও বোবা মানুষদের জন্য অনুবাদকের ব্যবস্থা করেন।
আরও দেখুন
বিশ্ব ইজতেমা (বাংলাদেশের টঙ্গীতে অনুষ্ঠিত)
তাবলিগ জামাত
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:তাবলিগ জামাত | ভোপাল তাবলিগী ইজতেমা |
জিন্দেগি ভা দিগার হিচ () আব্বাস কিয়ারোস্তামি পরিচালিত ১৯৯২ সালের একটি ইরানি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৯২-এর কান চলচ্চিত্র উৎসবে আঁ সের্তাঁ রেগার বিভাগে প্রদর্শিত হয়েছিল। এটি কিয়ারোস্তামির কোকার ত্রয়ীর দ্বিতীয় চলচ্চিত্র হিসেবে বিবেচিত।
১৯৯০ সালে ইরানে ভূমিকম্পে ৩০,০০০ জনেরও বেশি লোক মারা যাওয়ার পরে কিয়ারোস্তামি তার আগের ছবি হ্যাভ ইজ দ্য ফ্রেন্ডস হোম?-এর তারকাদের অনুসন্ধান করতে গিয়েছিল। চলচ্চিত্রটি এই ঘটনাবলির উপর ভিত্তি করে ডকুমেন্টারি-স্টাইলে ধারণ করা একটি আধা-কাল্পনিক কাজ। এটি ভূমিকম্পের পরে দেশ জুড়ে এই যাত্রায় একজন পরিচালক (ফরহাদ খেরাদমন্ড অভিনয় করেছেন) দেখায়।
কাহিনি সংক্ষেপ
একজন চলচ্চিত্র পরিচালক এবং তার পুত্র কোকারের দিকে যাত্রা শুরু করেছিলেন, যেখানে বন্ধুর বাড়ি যেখানে প্রায় অর্ধেক? স্থান দখল করেছে. প্রথমার্ধে, তারা গ্রামে যাওয়ার একটি মহাসড়ক সন্ধান করে, কারণ বেশিরভাগ রাস্তা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বা ভূমিকম্পের ফলে অবরুদ্ধ হয়েছে; ইতিমধ্যে, বেশ কয়েকটি স্থানীয় (যারা ভূমিকম্পের সাক্ষীও ছিল) দিয়ে দুটি ক্রস পাথ এবং প্রায়শই দিকনির্দেশনা জিজ্ঞাসা করে।
বেশ কয়েকবার তার রুট পরিবর্তন করার পরে, অবশেষে দু'জনে পূর্ববর্তী মুভিটির চিত্রগ্রহণ করা একটি গ্রামে পৌঁছেছে। তারা অভিনয় করেছেন এমন একজনের সাথে দেখা করে এবং কিছুক্ষণের জন্য তাঁর সাথে। পরিচালক এবং তার পুত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত গ্রামটি পরিদর্শন করেছেন এবং যারা বেঁচে গিয়েছিলেন তাদের আরও গল্প শুনুন, তাদের মধ্যে একটি অল্প বয়স্ক বিবাহিত দম্পতি যারা বিপর্যয়ে বহু আত্মীয়কে হারিয়েছিলেন তবে যে কোনওভাবেই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন (যেহেতু মৃতরা তাদের মৃত্যুর পূর্বেই ধারণা করেনি)। এই দম্পতির বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি দৃশ্য হল কিয়েরোস্তামির কোকার ট্রিলজির মধ্য দিয়ে তৃতীয় ফিল্মের জলপাই গাছগুলির কেন্দ্রবিন্দু।
পরে, পরিচালক এবং তার ছেলে সিনেমায় অভিনয় করা এবং তাকে তাঁবুতে নিয়ে যাওয়ার জন্য আরও একটি শিশু খুঁজে পান, যেখানে বেশিরভাগ কোকার বাসিন্দা যার ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। পরিচালকের পুত্র অন্যান্য বাচ্চাদের সাথে ফুটবল বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচটি দেখতে চায়, তাই তার বাবা তাকে সেখানে রেখে যান এবং পরে তাকে বাছতে ফিরে আসেন। তিনি ভূমিকম্পের অন্যান্য সাক্ষীদের সাথে কথা বলেছিলেন এবং তাদের জীবনকে নিয়ে যে মনোভাব চালিয়ে গিয়েছিলেন তাদের প্রশংসা করেন।
ছবিটির শেষ শটটি বেশ কয়েক মিনিটের দীর্ঘ; পরিচালক তার গাড়িতে করে শহরে পৌঁছতে লড়াই করছেন। তিনি একটি লোককে ট্যাঙ্ক বহন করে চলে যান এবং একটি পাহাড় চালনা করেন যতক্ষণ না ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম শুরু হয় এবং তিনি চালিয়ে যেতে অক্ষম হন। ট্যাঙ্কযুক্ত লোকটি তাকে ইঞ্জিনটি পুনরায় চালু করতে সহায়তা করে। ট্যাঙ্কযুক্ত লোকটি উপরের দিকে চলতে চলতে আপাতদৃষ্টিতে পরিচালক চলে যান। ডিরেক্টরটির গাড়ি আবার পাহাড়ে আরোহণের চেষ্টা করার কয়েক মিটার আগে দৌড়ে এবং তার তৈরির পরে, পরিচালকটি ট্যাঙ্কটি নিয়ে লোকটিকে তুলে নিয়ে যায়। এই দৃশ্য অনুসরণ করে, ক্রেডিট রোল।
ত্রয়ীর অংশ
জীবন, এবং কিছুই না ... কোকার ট্রিলজির দ্বিতীয় চলচ্চিত্র। প্রথম চলচ্চিত্রটি হ'ল দ্য ফ্রেন্ডস হোম ?, মোটামুটি সরল কল্পকাহিনী যেখানে চতুর্থ প্রাচীরকে শ্রদ্ধা করা হয়। ১৯৯০-এর ইরানের ভূমিকম্পের পরে, কিয়ারোস্তামি শিশু অভিনেতাদের ফেইসবুকের সন্ধানের জন্য প্রভাবিত অঞ্চলে ভ্রমণ করেছিলেন যারা বন্ধুর বাড়ি কোথায় ছিল? এই যাত্রা আংশিকভাবে জীবনের কল্পিত, এবং কিছুই নয় ..., যা কথাসাহিত্যকে বাস্তবের সাথে মিশ্রিত করে। এই সিনেমার একটি পর্বের চিত্রায়িতকরণ থ্রু দ্য জলপাই গাছের বিষয়, এটি ট্রিলজির পূর্বসূরীর মতো ডকুফিকশনের একই স্টাইলে তৈরি।
কোকার ট্রিলজির প্রতিটি চলচ্চিত্রই একটি উচ্চতর বাস্তবের দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে মনে হয় যেখানে এর পূর্বসূরিকে কল্পকাহিনী হিসাবে দেখা হয়; এই কারণে, চলচ্চিত্র নির্মাতা নিজেই (কিয়ারোস্তামি) দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ছবিতে (দ্বিতীয়বারের মধ্যে দু'বার) কল্পিত হয়েছেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৯২-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইরানি চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:আব্বাস কিয়ারোস্তামি পরিচালিত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইরানের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:চলচ্চিত্রনির্মাণ সম্পর্কে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভূমিকম্প সম্পর্কে প্রামাণ্য চলচ্চিত্র | জিন্দেগি ভা দিগার হিচ |
জ্যামাইকা জাতীয় ফুটবল দল () হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে জ্যামাইকার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম জ্যামাইকার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা জ্যামাইকা ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৩ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯২৫ সালের ২২শে মার্চ তারিখে, জ্যামাইকা প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; হাইতির পর্তোপ্রাঁসে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে জ্যামাইকা হাইতিকে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল।
৩৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট জ্যামাইকা স্বাধীনতা স্টেডিয়ামে রেগে বয়েজ নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় জ্যামাইকার রাজধানী কিংস্টনে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন থিওডোর ওয়াইটমোর এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ফিলাডেলফিয়া ইউনিয়নের গোলরক্ষক আন্দ্রে ব্লেক।
জ্যামাইকা এপর্যন্ত মাত্র ১ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তাদের সাফল্য হচ্ছে ১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপে জ্যামাইকা এপর্যন্ত ১৩ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৫ এবং ২০১৭ কনকাকাফ গোল্ড কাপের ফাইনালে পৌঁছানো।
ইয়ান গুডিসন, রিকার্ডো গার্ডনার, থিওডোর ওয়াইটমোর, লুটন শেল্টন এবং ড্যারেন ম্যাটকসের মতো খেলোয়াড়গণ জ্যামাইকার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ১৯৯৮ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে জ্যামাইকা তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (২৭তম) অর্জন করে এবং ২০০৮ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১১৬তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে জ্যামাইকার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৩৮তম (যা তারা ১৯৯৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২৬। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা বিশ্বকাপ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফিফা-এ জ্যামাইকা জাতীয় ফুটবল দল
কনকাকাফ-এ জ্যামাইকা জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:জ্যামাইকা জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:উত্তর আমেরিকার জাতীয় ফুটবল দল | জ্যামাইকা জাতীয় ফুটবল দল |
জেসপার হাউজ কানাডার জাতীয় ঐতিহাসিক স্থান। এটি আলবার্টা প্রদেশের জেসপার জাতীয় উদ্যানে, আথাবাস্কা নদীর তীরে অবস্থিত একটি বাণিজ্যিক বিরতি কেন্দ্র। ১৮১৩ হতে ১৮৮৪ পর্যন্ত দুটি ভিন্ন স্থানে হাউজটি স্থাপন করা হয়েছিল। কানাডিও রকি পর্বত অঞ্চলের মধ্যে দিয়ে যাওয়া বাণিজ্যপথের জন্য এই হাউজটি একটি প্রধান যাত্রা বিরতি ও প্রয়োজনীয় রসদ সরবরাহ কেন্দ্র ছিল।
ইতিহাস
জেসপার হাউজ নির্মাণের সময় 'রকি মাউন্টেন হাউজ' নামে পরিচিত ছিল। একই নামে উত্তর সাস্কাচুয়ান নদীর তীরে আরেকটি বাণিজ্যিক পোস্ট থাকায় নামের বিভ্রান্তি এড়াতে নাম পরিবর্তন করা হয়েছিল। ১৮১৪ থেকে ১৮১৭ পর্যন্ত এই হাউজের পোস্টমাস্টার জেসপার হয়েস-এর নামে জেসপার হাউজের নামকরণ করা হয়েছিল। ধারণা করা হয়, হাউজটি প্রথম অবস্থান বর্তমান অবস্থান হতে আরো ভাটিতে ব্রুল হ্রদের স্থাপিত হয়েছিল। ১৮৩০ সালে ইয়েলোহেড গিরিপথ ও আথাবাস্কা গিরিপথ ধরে যাতায়াতকারী ভ্রমণকারীদের সেবা দিতে হাউজটি সরিয়ে বর্তমান স্থানে, জেসপার হ্রদের উত্তর প্রান্তে স্থাপিত হয়েছিল। এসময় অনেক অভিযাত্রী, বাণিজ্য পরিচালনাকারী দল, শিল্পী ও ধর্মজাযক এই হাউজে যাত্রা বিরতি দিয়েছিলেন।
১৮৫৩ পর্যন্ত কেন্দ্রটি সচল ছিল। ১৮৫৮ পর্যন্ত জেসপার হাউজটি মাঝে মাঝে যাত্রাবিরতির কাজে ব্যবহৃত হতো। হেনরি জন মোবারলি ১৮৬০-এর দশকে হাউজটি সাময়িকভাবে মৌসুমভেদে সচল রেখেছিলেন। দীর্ঘ সময় নিষ্ক্রিয় থাকার পর ১৮৮৪ সালে হাউজটি আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়। খনিবিদ লুইস সুইফট ১৮৯১ অথবা ১৮৯২ হতে ১৮৯৪ পর্যন্ত এটিকে বসবাস ও যন্ত্রপাতি রাখার জন্য ব্যবহার করেছিলেন। ১৯০৯ সালে গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক প্যাসিফিক রেলওয়ে'র জরিপকারীরা নদীতে র্যাফটিং করার নৌকা তৈরীর জন্য এর ভবনের কাঠগুলি খুলে ফেলে, ফলে হাউজটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। কিছু ছোট কবর ছাড়া বর্তমানে কোন ধ্বংসাবশেষ অবশিষ্ট নেই। ১৯২৪ সালে কানাডা সরকার স্থানটিকে কানাডার জাতীয় ঐতিহাসিক স্থানের তালিকাভূক্ত করে। বর্তমানে সেখানে একটি স্মারক ফলক স্থাপন করা আছে।
চিত্রশালা
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:কানাডার জাতীয় ঐতিহাসিক স্থান
বিষয়শ্রেণী:জেসপার জাতীয় উদ্যান | জেসপার হাউজ |
কারাচি সে লাহোর (উর্দু: کراچی سے لاہور; অনুবাদ: করাচি থেকে লাহোর) ২০১৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত পাকিস্তানি সড়ক-হাস্যরসাত্মক অ্যাডভেঞ্চার চলচ্চিত্র, এটি শোকেস প্রোডাকশন এর ব্যানারে ওজাহাত রউফ পরিচালনা ও প্রযোজনা করেছেন। ছবিটির কাহিনী রচনা করেছেন ইয়াসির হুসেন, কারাচি সে লাহোর ছবিতে অভিনয় করেছে জাভেদ শেখ, মানতাহা তারিন মাকসুদ, ইয়াসির হুসেন, আহমেদ আলী আকবর, ইশিতা সৈয়দ, আশির ওয়াজাহাত এবং রশিদ নাজ আর প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন শেহজাদ শেখ ও আয়েশা। এটি প্রথম পাকিস্তানি রোড-ট্রিপ চলচ্চিত্র যাতে করাচী থেকে লাহোর পর্যন্ত ৩৬ ঘণ্টার বাস্তবিক ভ্রমণ কাল জুড়ে চিত্রায়ন করা হয়েছে, যেখানে চরিত্রগুলি বাধার মুখোমুখি হয়, এগুলি পরাস্ত করে এবং ব্যক্তিগতভাবে দৃঢ়তার সঙ্গে সহ্য করে।
কাহিনী সংক্ষেপ
অভিনয়ে
শেহজাদ শেখ - জাহিম চরিত্রে
আয়েশা ওমর - Maryam চরিত্রে
আহমেদ আলী আকবর - Sam চরিত্রে
আশির ওয়াজাহাত - Zeezo চরিত্রে
ইয়াসির হুসেন - Mutazalzal a.k.a. Moti চরিত্রে
জাভেদ শেখ - Tiwana চরিত্রে
ইশিতা সৈয়দ - Ayesha (Aashi) চরিত্রে
মানতাহা তারিন মাকসুদ - Khushi চরিত্রে
রশিদ নাজ - Khan Sahib চরিত্রে
মুজনা ইব্রাহিম - a lady in the bank (special appearance) চরিত্রে
ওয়াজাহাত রউফ - Sindhi Landlord (special appearance) চরিত্রে
হাশিম বাট - Malik Sahib (Drunk Man) চরিত্রে
নূর উল হাসান - policeman চরিত্রে
সুম্বুল আনসারী - Zaheem's mother (Special appearance) চরিত্রে
নির্মান
বিপণন
মুক্তি
সমালোচকদের প্রতিক্রিয়া
স্পিন অফ
আরও দেখুন
List of directorial debuts
List of Pakistani films of 2015
সর্বোচ্চ আয়কারী পাকিস্তানি চলচ্চিত্রসমূহের তালিকা
করাচি লাহোর (চলচ্চিত্র ক্রম)
তথ্যসূত্র
করাচি নিউজ অনলাইন
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০১৫-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:উর্দু ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি চলচ্চিত্র | কারাচি সে লাহোর |
পুনর্নির্দেশ আবদুল মোনেম খান | আব্দুল মোনেম খান |
বুয়ুকশেহির বেলেদিয়ে এরজুরুমস্পোর (; এছাড়াও বিবি এরজুরুমস্পোর নামে পরিচিত) হচ্ছে এরজুরুম ভিত্তিক একটি তুর্কি পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এই ক্লাবটি বর্তমানে তুরস্কের শীর্ষ স্তরের ফুটবল লীগ সুপার লীগে খেলে। এই ক্লাবটি ২০১০ সালে এরজুরুম বুয়ুকশেহির বেলেদিয়েস্পোর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিবি এরজুরুমস্পোর তাদের সকল হোম ম্যাচ এরজুরুমের কাজিম কারাবেকির স্টেডিয়ামে খেলে থাকে; যার ধারণক্ষমতা হচ্ছে ২১,৩৭৪। বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন মেহমেত ওজদিলেক এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন হুসাইন উনেশ। তুর্কি মধ্যমাঠের খেলোয়াড় ইব্রাহিম আকদাক এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।
ঘরোয়া ফুটবলে, আলানিয়াস্পোর এপর্যন্ত ১টি শিরোপা জয়লাভ করেছে; যেটি হচ্ছে টিএফএফ তৃতীয় লীগ শিরোপা।
অর্জন
টিএফএফ প্রথম লীগ
প্লে-অফ বিজয়ী: ২০১৭–১৮
টিএফএফ দ্বিতীয় লীগ
প্লে-অফ বিজয়ী: ২০১৬–১৭
টিএফএফ তৃতীয় লীগ
চ্যাম্পিয়ন: ২০১৫–১৬
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:বুয়ুকশেহির বেলেদিয়ে এরজুরুমস্পোর
বিষয়শ্রেণী:সুপার লীগের ক্লাব
বিষয়শ্রেণী:তুরস্কের ফুটবল ক্লাব
বিষয়শ্রেণী:২০১০-এ তুরস্কে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:২০১০-এ প্রতিষ্ঠিত ফুটবল ক্লাব | বুয়ুকশেহির বেলেদিয়ে এরজুরুমস্পোর |
আকপাটক দ্বীপ কানাডার নুনাভুট প্রদেশের কিকিকটালুক অঞ্চলের উত্তরমেরু দ্বীপপুঞ্জে একটি জনমানবহীন দ্বীপ।এটি কুইবেক প্রদেশের উত্তর তীরবর্তী আনগাভা সাগরের সবচেয়ে বড় দ্বীপ। দ্বীপটির নাম 'আকপাট' নামের এক প্রজাতির পুরু চঞ্চু বিশিষ্ট হাঁস(Uria lomvia)-এর নাম অনুসারে নামকরণ করা হয়েছে। এই হাঁসগুলি দ্বীপের উপকূল বেষ্টিত বিভিন্ন চুনাপাথরে প্রান্তগুলিতে বাস করে।
ভূগোল
বাম|থাম্ব|কানাডার উত্তরাঞ্চলে আকপাটক দ্বীপের অবস্থান
আকপাটক দ্বীপের আয়তন । দ্বীপটির বহির্দিকের ভূমি উপকূল সমুদ্র পৃষ্ট হতে উঁচু। এর উপকূলবর্তী উচুভূমি অনেকগুলি খাড়া ও সরু নদী খাত দিয়ে বিভক্ত। এই খাতগুলি দিয়ে দ্বীপের মধ্যাঞ্চলের প্রস্থ ও দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট সমতল উপত্যাকায় যাওয়া যায়।
জীববৈচিত্র
ডান|থাম্ব|আকপাটক দ্বীপ সহ মানচিত্র
আকপাটক দ্বীপ আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান প্রকল্পের আওতাধীন অঞ্চল। এটি কানাডার গুরুত্বপূর্ণ পক্ষি বসতি এবং একই সাথে পরিযায়ী পাখির প্রধান স্থল বসতি অঞ্চল। পুরুচঞ্চু বিশিষ্ট মুর হাঁস ছাড়াও এই দ্বীপে কালো গালিমট ও পেরেগ্রিন বাজপাখির প্রজাতি দেখা যায়। এছাড়াও দ্বীপটি মেরু ভালুক, সীল ও সিন্ধুঘোটকদের সাধারণ বাসস্থান।
ইতিহাস
আকপাটক দ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তে এস্কিমো উপজাতি ডরসেট বসতির অবশিষ্ঠাংশ আছে। ১৯০০ সালের সময়ে দ্বিপটির বাসিন্দাদের ব্যাপকহারে নরমাংশ ভক্ষণের অভ্যাসের জন্য পরিচিত ছিল, ১৯০০ সালের দিকে দ্বীপটির বাসিন্দাদের মূল ভুখন্ডে সরিয়ে আনার পর এই নরমাংস আহারের সমাপ্তি ঘটে। দ্বীপটিতে মাথার খুলি এবং মানুষের দেহাবশেষের খবর পাওয়া গেছে, তবে খবরের যথার্থতা প্রশ্নবিদ্ধ। ১৯৭১ সালের জুলাই মাসে দ্বিপটিতে তৈল উত্তোলনের জন্য পরীক্ষামূলক কূপ স্থাপন করা হয়েছিল। বর্তমানে কয়েকটি পরিত্যক্ত আশ্রয়কেন্দ্র এবং জরাজীর্ণ সরঞ্জাম ছাড়া দ্বিপটিতে কোন মানব নির্মিত বসতি নেই।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
টপোরামায় আকপাটোক দ্বীপ
ইউএসজিএস-এর ভূউপগ্রহ চিত্র
বিষয়শ্রেণী:কানাডার জনশূন্য দ্বীপ | আকপাটোক দ্বীপ |
ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি () যুক্তরাজ্যের একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগিতা ছিল। চারটি প্রতিযোগিতার অন্যতম হিসেবে প্রত্যেক মৌসুমেই আঠারোটি কাউন্টি দল এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ঐ দলগুলোর সাথে স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড যুক্ত হয়। ল্যাঙ্কাশায়ার দল রেকর্ডসংখ্যক সাতবার শিরোপা জয় করে।
পূর্বে এ প্রতিযোগিতাটি বিভিন্ন নামে পরিচিত ছিল। ২০০০ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সিএন্ডজি ট্রফি, ১৯৮১ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ন্যাটওয়েস্ট ট্রফি ও ১৯৬৩ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত জিলেট কাপ নামধারী ছিল। ২০০৬ সালের পর সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য প্রতিযোগিতাটি ইসিবি ওয়ান-ডে ট্রফি নামধারণ করে। এ পর্যায়ে প্রতিযোগিতার কোন ব্যবসায়িক অংশীদার ছিল না ও ২০০৬ সালের পর চেল্টেনহাম এন্ড গ্লুচেস্টার প্রতিযোগিতার সাথে কোন সম্পর্ক না রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। এ প্রতিযোগিতার পাশাপাশি প্রো৪০ চল্লিশ ওভারের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ২০১০ সাল থেকে এটি ইসিবি ৪০ প্রতিযোগিতা নামধারণ করে।
ইতিহাস
ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট কর্তৃপক্ষ প্রবর্তিত প্রথম শীর্ষপর্যায়ে একদিনের প্রতিযোগিতা হিসেবে এ প্রতিযোগিতাটি স্বীকৃতি পায়। ১৯৬০-এর দশকে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে আশঙ্কাজনক হারে দর্শকের সংখ্যা কমে যাওয়ার প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
১৯৬২ সালে মিডল্যান্ডস কাউন্টিজ নকআউট কাপ পরীক্ষামূলকভাবে শুরু হয়। ডার্বিশায়ার, লিচেস্টারশায়ার, নর্দাম্পটনশায়ার ও নটিংহ্যামশায়ার ঐ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। খেলাগুলোর ব্যাপ্তি একদিন ছিল ও উভয় দল এক ইনিংস করে খেলতো। এর উপর ভিত্তি করেই এ প্রতিযোগিতার প্রচলন ঘটে। এমসিসি পরের বছর প্রতি দলের জন্যে ৬৫ ওভার বরাদ্দ করে সীমিত ওভারের প্রতিযোগিতা শুরুর সিদ্ধান্ত নেয়। মার্কিন নিরাপদ রেজর প্রতিষ্ঠান জিলেটের সাথে ব্যবসায়িক চুক্তিবদ্ধ করে সকল প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দলগুলোকে নিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়। প্রতিযোগিতার প্রধান নামকরণ করা হয়েছিল দ্য ফার্স্ট ক্লাস নকআউট কম্পিটিশন ফর দ্য জিলেট কাপ।
প্রথম খেলাটি ১ মে, ১৯৯৩ তারিখে ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ডে প্রাথমিক পর্বের খেলা হিসেবে ল্যাঙ্কাশায়ার ও লিচেস্টারশায়ারের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও, এ খেলাটি অনুষ্ঠিত হবার পর পরবর্তীকালে লিস্ট এ ক্রিকেটের প্রথম খেলারূপে স্বীকৃতি দেয়া হয়। তবে, খেলাটি বৃষ্টির কারণে দুই দিনে গড়ায়। পিটার মারনার খেলায় প্রথম শতরানের ইনিংস খেলেন ও প্রথম বোলার হিসেবে ব্রায়ান স্ট্যাদাম খেলায় পাঁচ-উইকেটের সন্ধান পান।
লর্ডসে চূড়ান্ত খেলায় সাসেক্স দল ওরচেস্টারশায়ারকে পরাভূত করে জিলেট কাপের প্রথম শিরোপা বিজয়ী দলের মর্যাদাপ্রাপ্ত হয়। ঐ খেলায় নরম্যান গিফোর্ডকে প্রথমবারের মতো ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল।
নক-আউট প্রতিযোগিতা
উদ্বোধনী মৌসুমের খেলাগুলোয় প্রত্যেক দল ৬৫ ওভার ব্যাটিং করার সুযোগ দেয়া হয়। একজন বোলার সর্বাধিক ১৫ ওভার বোলিং করতে পারতেন। ১৯৬৪ সালে ওভার সংখ্যা কমিয়ে ৬০ ওভার নির্ধারণ করা হয় ও একজন বোলার সর্বাধিক ১৩ ওভার বোলিংয়ের সুযোগ পেতেন। এরপর, ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত একজন বোলার ১২ ওভার বোলিং করতে পারতেন।
১৯৬৪ সাল থেকে মাইনর কাউন্টিজ দলগুলো এতে যুক্ত হতে থাকে। এ প্রতিযোগিতাটিকে তখন ফুটবলের এফএ কাপের ক্রিকেট সংস্করণ হিসেবে বিবেচনা করা হতো। আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ড দল প্রথম রাউন্ডে প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দলগুলোর বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হতো। অধিকাংশ সময়েই প্রতিষ্ঠিত দলগুলো মাঝে-মধ্যে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে পরাজিত করতো। তবে, খুব কম সময়েই দলগুলো বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারতো। ১৯৬৩ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ১৫টি অঘটন ঘটে। তন্মধ্যে, তৎকালীন মাইনর কাউন্টি দল ডারহাম প্রথমবারের মতো ১৯৭৩ সালে ইয়র্কশায়ারকে; ১৯৭৬ সালে হার্টফোর্ডশায়ার দুইবার সফলতার সাথে এসেক্স ও ১৯৯১ সালে বোল-আউটে ডার্বিশায়ারকে এবং ২০০১ সালে অ্যান্ড্রু স্ট্রস সমৃদ্ধ মিডলসেক্সকে হার্টফোর্ডশায়ার পরাভূত করে। তবে, অধিকাংশ সময়ই কাউন্টি দলগুলো খুব সহজেই প্রতিপক্ষ মাইনর কাউন্টিজ দলগুলোর বিপক্ষে বেশ বড় ধরনের রান কিংবা স্বল্প রানে গুটিয়ে দিতো।
১৯৭১ সালে ওল্ড ট্রাফোর্ডে জিলেট কাপের সেমি-ফাইনাল এ প্রতিযোগিতার সেরাখলাগুলোর অন্যতম ছিল। ল্যাঙ্কাশায়ারের ক্রিকেটার ডেভিড হিউজ সন্ধ্যে ৮.৪৫ ঘটিকায় ফ্লাডলাইট ছাড়াই ব্যাটিংয়ে নেমে এক ওভারে ২৪ রান তুলে গ্লুচেস্টারশায়ারকে পরাজিত করতে ভূমিকা রাখেন। দলটি ১৯৭০ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত একাধারে তিন মৌসুম প্রতিযোগিতার শিরোপা জয় করে।
জুন, ১৯৭৩ সালে প্রথম মাইনর কাউন্টি দল হিসেবে এ প্রতিযোগিতায় প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দলের বিপক্ষে জয় তুলে নেয়। প্রথম রাউন্ডে তারা ইয়র্কশায়ারকে ছয় উইকেটে পরাজিত করে। এরপর, প্রথম মাইনর কাউন্টি দল হিসেবে দুইটি প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দলগুলোকে পরাজিত করে। ১৯৮৫ সালে একই রাউন্ডে ডার্বিশায়ারকে হারায় তারা। এভাবেই সফলতার সাথে খেলার স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯১ সালে ডারহামকে প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দলের মর্যাদা দেয়া হয়।
১৯৮১ সালে জিলেটের কাছ থেকে ন্যাশনাল ওয়েস্টমিনস্টার ব্যাংক ব্যবসায়িক চুক্তি লাভ করে। ঐ বছরের চূড়ান্ত খেলাটি টাইয়ে পরিণত হয়। উভয় দলই ২৩৫ রান সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়। তবে, ডার্বিশায়ার দলে ৬ উইকেট ও নর্দান্টস ৯ উইকেট হারালে শ্রেয়তর উইকেটের ব্যবধানে ট্রফি লাভে সক্ষম হয়।
এ প্রতিযোগিতাটি সর্বদাই দুইটি পূর্ণাঙ্গমানের একদিনের প্রতিযোগিতার তুলনায় অধিকতর মর্যাদা সম্পন্ন হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছিল। অন্য প্রতিযোগিতা হিসেবে বেনসন এন্ড হেজেস কাপ ২০০২ সালে বিলুপ্তি হয় ও টুয়েন্টি২০ কাপ এর স্থলাভিষিক্ত হয়।
১৯৯৯ সালে দলের ওভার সংখ্যা কমিয়ে ৫০ ওভারে নিয়ে আসা হয়। এর প্রধান কারণ ছিল একদিনের আন্তর্জাতিকের সাথে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের ক্রিকেটারদেরকে একই মানের অভিজ্ঞতাপুষ্ট করে তোলা। একইভাবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সাথে মিল রেখে ২০০৫ সালে দলের পোষাক রঙিন করা হয়।
লীগভিত্তিক প্রতিযোগিতা
২০০৬ সাল থেকে এ প্রতিযোগিতাটিকে লীগ পর্যায়ে রূপান্তর করা হয়। আঠারোটি ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের প্রথম-শ্রেণীর দলসহ স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডকে দশ দলের দুই গ্রুপে বিভক্ত করা হয়। দুইটি গ্রুপ নর্থ ও সাউথ কনফারেন্সেস নামে পরিচিতি পায়। খেলাগুলো ৫০ ওভারেরসহ জয়ে দুই পয়েন্ট, ফলাফল না এলে এক পয়েন্ট ও পরাজয়ের ক্ষেত্রে শূন্য পয়েন্ট ধার্য্য করা হয়। লীগ ধাঁচের খেলায় উভয় কনফারেন্সের শীর্ষস্থানীয় দুই দল লর্ডসে চূড়ান্ত খেলায় ট্রফির জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। ২০০৭ মৌসুমে সেমি-ফাইনালে নকআউট পর্ব রাখা হয়। উভয় কনফারেন্সের বিজয়ী দল অপরটির রানার্স-আপধারী দলের মুখোমুখি হয়।
২০০৮ সালে পুণরায় লীগ ধাঁচের খেলা পরিবর্তন করে পাঁচ দলের সময়ে চার গ্রুপে বিভক্ত করা হয়। প্রত্যেক দলই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে নিজ মাঠে ও প্রতিপক্ষের মাঠে খেলার সুযোগ পায়। প্রত্যেক গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় দুইটি দল কোয়ার্টার ফাইনালে প্রবেশ করে।
মৌসুমের প্রথমার্ধে এ প্রতিযোগিতা শুরু হয় ও চূড়ান্ত খেলা আগস্টে অনুষ্ঠিত হয়। অপর প্রধান ঘরোয়া একদিনের প্রতিযোগিতা ন্যাটওয়েস্ট প্রো৪০ লীগ (পূর্বেকার সানডে লীগ) মৌসুমের দ্বিতীয়ার্ধে অনুষ্ঠিত হয়।
আগস্ট, ২০০৯ সালে ইসিবি ঘোষণা করে যে, ২০১০ সাল থেকে এ প্রতিযোগিতা ৪০ ওভারের হবে। ফলে, প্রো৪০ ও ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি প্রতিযোগিতাটি একীভূত হয়। পাশাপাশি, ইংরেজ কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ ও ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট টি২০ (টুয়েন্টি২০ কাপের পরিবর্তিত সংস্করণ) ইংরেজ ক্রিকেটে তিনটি ঘরোয়া প্রতিযোগিতা হিসেবে চিত্রিত হয়।
প্রতিযোগিতায় অবস্থান
জিলেট কাপ
ন্যাটওয়েস্ট ট্রফি
সিএন্ডজি ট্রফি
ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি
কাউন্টি অনুযায়ী বিজয়ী (১৯৬৩ - ২০০৯)
৭ জয়: ল্যাঙ্কাশায়ার
৫ জয়: গ্লুচেস্টারশায়ার; সাসেক্স; ওয়ারউইকশায়ার
৪ জয়: মিডলসেক্স
৩ জয়: সমারসেট; ইয়র্কশায়ার; এসেক্স; হ্যাম্পশায়ার
২ জয়: কেন্ট; নর্দাম্পটনশায়ার
১ জয়: ডার্বিশায়ার; ডারহাম; নটিংহ্যামশায়ার; সারে; ওরচেস্টারশায়ার
প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি দল হিসেবে জয় পায়নি: গ্ল্যামারগন ও লিচেস্টারশায়ার
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Gillette Cup / NatWest Trophy / C&G Trophy 1963–2004, Cricinfo, retrieved 19 November 2006.
Friends Provident back Trophy , ECB media release, retrieved 8 February 2007
Caught in Time: Lancashire win the Gillette Cup, 1975 – The Sunday Times, July 16 2006
Friends Provident Trophy website
ECB Friends Provident Trophy website
Last chance for the giant-killers – BBC Sport 30 April 2005
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ প্রবর্তিত ক্রীড়া লীগ
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ ঘরোয়া ক্রিকেট প্রতিযোগিতা
বিষয়শ্রেণী:ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি
বিষয়শ্রেণী:লিস্ট এ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা | ফ্রেন্ডস প্রভিডেন্ট ট্রফি |
শরফুল আলম একজন বাংলাদেশি সাবেক সরকারি কর্মকর্তা ও মুক্তিযোদ্ধা যিনি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন।
কর্মজীবন
শরফুল আলম মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরিজীবন শুরু করে তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ৬ অক্টোবর ২০০৯ সাল থেকে ১৯ অক্টোবর ২০১০ সাল পর্যন্ত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সাবেক সচিব
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জড়িত ব্যক্তিবর্গ | শরফুল আলম |
লীলাধ্বজ থাপা (নেপালি: लीलाध्वज थापा) একজন নেপালি উপন্যাস লেখক ছিলেন। ২০১৪ বি.এস. সালে মন (ইংরেজি: হার্ট) উপন্যাসের জন্য তাঁকে মদন পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছিল। এটি মদন পুরস্কারের দ্বিতীয় বছর ছিল। মদন পুরস্কারে ভূষিত মান ছিল প্রথম উপন্যাস। এটি নেপালি সমাজ ভিত্তিক উপন্যাস।
তাঁর অন্যান্য কাজ হল ''সবাইকো লাগি'' (सबैको लागि) ২০২৬ বি.এস-এ।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯২১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:নেপালি ভাষার লেখক
বিষয়শ্রেণী:নেপালি পুরুষ লেখক
বিষয়শ্রেণী:মৃত্যুর সাল অনুপস্থিত | লীলাধ্বজ থাপা |
পুনর্নির্দেশ আলমি মজলিস তাহাফ্ফুজ খতমে নবুয়াত | আলমি মজলিস |
অন্তিম যাত্রা () শ্যামল বোস পরিচালিত ২০১৫ সালের একটি বাংলা চলচ্চিত্র এবং এটি প্রযোজনা করে চিত্রকলা। চলচ্চিত্রটির সংগীত পরিচালনা করেছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়।
কাহিনীসংক্ষেপ
একজন মহিলা তার অনুশোচনাপূর্ণ একাকী জীবন কাটায়। তার উপলব্ধি তাকে অতীতের কিছু স্মৃতি স্মরণ করিয়ে দেয় । যেখানে একজন নব্য বিবাহিত মহিলার তার শশুর ও স্বামীর প্রতি অভদ্র আচরণ ফুটে ওঠে। তিনি একসময় বৃদ্ধ শশুড়ের প্রতি তার রাগ ও বিরক্তিভাব প্রকাশ করেন এবং তাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু তাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠানোর আগেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এতে তখনও তার বিন্দুমাত্র অনুতাপ হয় না। কিন্তু যখন তার অন্তিম যাত্রার সময় হয় তখন তিনি গভীর ভাবে বুঝতে পারেন এবং অতীতের স্মৃতিগুলো স্মরণ করতে করতে একসময় পরলোক গমন করেন ।
শ্রেষ্ঠাংশে
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
সমদর্শী দত্ত
খরাজ মুখোপাধ্যায়
দোলন রায়
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০১৫-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র | অন্তিম যাত্রা |
নয়ন রাজ পান্ডে ( ) নেপালি লেখক । তিনি গল্প ও উপন্যাসের পাশাপাশি নেপালি চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য লেখেন। রূপক শৈলীতে উপস্থাপিত উপন্যাসগুলিতে তিনি সমসাময়িক নেপালি সমাজের প্রতিনিধিত্বের জন্য পরিচিত।
উলার, লু, গামকিরি এবং সল্লিপির হল পান্ডের সেরা উপন্যাস, এবং নিদায়েন জগদম্বা, খোর বিতরা কো জোকার এবং চকোলেট হল ছোটগল্পের সংগ্রহ যা পাঠক দ্বারা প্রশংসিত হয়েছে। তিনি সম্প্রতি ইয়ার বই প্রকাশ করেছিলেন, যা পদ্মশ্রী সাহিত্য পুরস্কার জিতেছে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:নেপালি ভাষার লেখক
বিষয়শ্রেণী:নেপালি পুরুষ লেখক | নয়নরাজ পাণ্ডে |
পুনর্নির্দেশ রুবি রাণা | রুবি রানা |
ভি ২০২০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয় তেলুগু ভাষার অ্যাকশন থ্রিলার চলচ্চিত্র। এটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন মোহন কৃষ্ণ ইন্দ্রগ্রন্তী। শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর ক্রিয়েশনের ব্যানারে ছবিটি প্রযোজনা করেছেন দিল রাজু। ছবিটিতে নানি, সুধীর বাবু, নিবেদা থমাস ও অদিতি রাও হায়দারীসহ বেনেলা কিশোর এবং তানিকেল্লা ভরানীদের মত অভিনয়শিল্পীগণ অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রটির সুরায়োজন করেছেন এস. থামন, সাউন্ডট্র্যাক অ্যালবামটির সুর করেছেন অমিত ত্রিবেদী, চিত্রগ্রহণ করেছেন পি. জি. বিন্ডা এবং সম্পাদনা করেছেন মার্তণ্ড কে. ভেঙ্কটেশ। এটি প্রধান অভিনেতা হিসেবে নানির ২৫তম চলচ্চিত্র, যেখানে তিনি প্রথমবারের মতো খলচরিত্রে অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রটি ২০২০ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পায়।
কাহিনি সংক্ষেপ
ডিসিপি আদিত্য নামে একজন প্রখ্যাত পুলিশ হায়দ্রাবাদে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার তদারকি করছেন। বিভিন্ন কেস সমাধানের জন্য এক বছর পরে তাকে বীরত্বের পদক দেওয়া হয়। পরের দিন রাতে প্রসাদ নামে একজন ইনস্পেক্টর অজ্ঞাতনামা খুনির হাতে নির্মমভাবে মারা যায়। খুনি আদিত্যকে তাকে ধরার জন্য আহ্বান জানানো একটি নোট রেখে যায়। আদিত্য আগের রাতে তার সাথে সাক্ষাত হওয়া অপরাধ বিষয়ক উপন্যাস রচয়িতা অপূর্বাকে সন্দেহ করে, কারণ প্রসাদের তার যোগাযোগ ছিল। তবে অপূর্বা কেবল তার গবেষণার জন্য প্রসাদের সাথে দেখা করেছিল, এই সময় তিনি প্রসাদকে মল্লিক নামে এক আবাসন ব্যবসায়ীর সাথে কথা বলেছিলেন যে তাদের জীবন হুমকির মুখে রয়েছে। এদিকে, খুনি আদিত্যকে ফোন করে তাকে আরও চারটি খুন প্রতিহত করার চ্যালেঞ্জ জানায়, এবং বলে এই খুন প্রতিহত করতে ব্যর্থ হলে সে পদক ফিরিয়ে দেবে এবং পদত্যাগ করবে। আদিত্য চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে।
খুনির নাম "ভি" দিয়ে শুরু হয় তা খুঁজে পাওয়ার পর আদিত্য তার এবং প্রসাদের মধ্যবর্তী ইতিহাসের ভিত্তিতে ভিকি নামে একজন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে। ভিকি আদিত্যকে এমন এক ব্যক্তির কথা জানায় যিনি প্রসাদ এবং মল্লিকের খোঁজ করেছিলেন। মল্লিক খুনির পরবর্তী লক্ষ্য হতে পারে জানার পরে আদিত্য তাকে বাঁচাতে ছুটে যায়, কিন্তু গিয়ে দেখতে পায় যে সে ইতোমধ্যে মারা গেছে। খুনি এবার তার পরবর্তী লক্ষ্যের অবস্থানের ইঙ্গিত দিয়ে একটি সূত্র ফেলে যায়। আদিত্য এবং অপূর্বা সেই ইঙ্গিত ধরে ফেলে এবং আদিত্য মুম্বই চলে গেল। সেখানে, খুনি তার শিকারকে প্রায় হত্যা করে পালিয়ে যায়। পরে সে আদিত্যকে তার বিদ্যালয়ের দিনগুলির একটি ছবি পাঠায়। ছবি দেখে আদিত্য তার সহপাঠী এবং জনপ্রিয় ছাত্র-ক্রীড়াবিদ বিষ্ণুকে সন্দেহ করে। তিনি ভাইজাগে তার স্কুল থেকে জানতে পারে যে বিষ্ণু সন্ত্রাসীদের নির্মূল করার এক নিখুঁত রেকর্ডওয়ালা সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সৈনিক। আদিত্য বিষ্ণুর এক সহকর্মীর সাথে দেখা করে যে তাকে তাদের অতীতের গল্প বলে।
কুশীলব
নির্মাণ
অগ্রগতি
২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে ঘোষণা দেওয়া হয় চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করবেন মোহন কৃষ্ণ ইন্দ্রগন্তী এবং প্রধান চরিত্রে অভিনয় করবেন নানি। এটি নানির ২৫তম চলচ্চিত্র।
দৃশ্যধারণ
২০১৯ সালের মে মাসে নানিকে বাদ দিয়েই চলচ্চিত্রটির প্রধান দৃশ্যধারণ শুরু হয়। ২০১৯ সালের জুন মাসে সুধীর বাবু ও অন্যান্য শিল্পীদের নিয়ে দ্বিতীয় ধাপের কাজ শুরু হয়। নানি ২০১৯ সালের ১১ই আগস্ট এই চলচ্চিত্রের শুটিং শুরু করেন। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে থাইল্যান্ডে চলচ্চিত্রটির দৃশ্যধারণ শুরু হয়, সেখানে সুধীর বাবু ও নানির মধ্যকার অধিকাংশ দৃশ্য ধারণ করা হয়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এর দশকের তেলুগু ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এর মারপিটধর্মী থ্রিলার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এর অপরাধমূলক মারপিটধর্মী চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় মারপিটধর্মী থ্রিলার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় অপরাধমূলক মারপিটধর্মী চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মোহন কৃষ্ণ ইন্দ্রগন্তী পরিচালিত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:এস. থামন সুরারোপিত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:অন্ধ্রপ্রদেশের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:কাশ্মীরের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:থাইল্যান্ডের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মুম্বইয়ের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হায়দ্রাবাদ, ভারতের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:তেলেঙ্গানায় ধারণকৃত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হায়দ্রাবাদ, ভারতে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:থাইল্যান্ডে ধারণকৃত বিদেশি চলচ্চিত্র | ভি (চলচ্চিত্র) |
পুনর্নির্দেশ শামার ব্রুকস | শামারহ ব্রুকস |
গোবিন্দ বাহাদুর শ্রেষ্ঠ (১৯৩৯ - ১২ নভেম্বর ২০১৬) ২২ জানুয়ারী ২০০৪ থেকে ১৩ জানুয়ারী ২০০৫ পর্যন্ত নেপালের প্রধান বিচারপতি ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:২০১৬-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৯-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:নেপালের প্রধান বিচারপতি
বিষয়শ্রেণী:নেপালের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি | গোবিন্দ বাহাদুর শ্রেষ্ঠ |
কৃষাণ কুমার দুয়া হচ্ছেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা ও প্রযোজক। তিনি বেওয়াফা সনম (১৯৯৫) চলচ্চিত্র এবং ভারতের সবচেয়ে বড় সংগীত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান টি-সিরিজের সত্ত্বাধিকারী হিসাবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত।
ব্যক্তিগত জীবন
তিনি কৃষাণ কুমার দুয়া হিসাবে জন্মগ্রহণ করেন, তিনি সুপার ক্যাসেটস ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা গুলশান কুমারের ছোট ভাই। কৃষাণের তিশা কুমার নামে একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে।
চলচ্চিত্র
অভিনেতা হিসাবে
প্রযোজক হিসাবে
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি চলচ্চিত্র প্রযোজক
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | কৃষাণ কুমার |
২০২০ সালে ভারতীয় কৃষকদের প্রতিবাদ হল ২০২০ সালে ভারতীয় সংসদ দ্বারা গৃহীত তিনটি কৃষি আইনের বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদ, যা কৃষক ইউনিয়ন দ্বারা কৃষকবিরোধী আইন হিসাবে বর্ণনা করা হয়।
পটভূমি
ভারত সরকার ২০২০ সালের জুন মাসে তিনটি কৃষি অধ্যাদেশ বাস্তবায়িত করে, যা কৃষি উৎপাদন, তার বিক্রয়, সংগ্রহ, কৃষি বিপণন ও চুক্তি চাষ সংস্কারের ক্ষেত্রে কাজ করে।
লোকসভায় একটি বিল ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর এবং অন্য দুটি ২০২০ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর পাস হয়। পরে, রাজ্যসভাও ২০২০ সালের ২০ সেপ্টেম্বর দুটি এবং ২২ সেপ্টেম্বর তৃতীয় বিলটি পাস করে। ২০২০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর বিলে স্বাক্ষর করে ভারতের রাষ্ট্রপতিও তাঁর সম্মতি প্রদান করেন, এভাবে বিলগুলি কার্যত আইনে রূপান্তরিত হয়।
এই আইনগুলি নিম্নরূপ:
কৃষকদের উৎপাদন বাণিজ্য ও বাণিজ্য (প্রচার ও সুবিধাদি) আইন, ২০২০
কৃষকদের (ক্ষমতায়ন ও সুরক্ষা) মূল্য আশ্বাস ও কৃষি পরিষেবা আইন, ২০২০ সম্পর্কিত চুক্তি
প্রয়োজনীয় পণ্য (সংশোধনী) আইন ২০২০
Gallery
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ভারতে প্রতিবাদ | ২০২০ সালে ভারতীয় কৃষকদের প্রতিবাদ |
পুনর্নির্দেশ ১০০-বলের ক্রিকেট | 100-ball cricket |
ঘরোয়া ক্রিকেট (যুক্তরাজ্যের বৈকল্পিক) অথবা ইনডোর ক্রিকেট (যুক্তরাজ্য সংস্করণ) যে কোন উপযুক্ত আকারের বহু-উদ্দেশ্যসাধক স্পোর্টস হলঘরে খেলা যায়। ১৯২০ এবং ১৯৩০-এর দশকে এ রকম খেলার প্রমাণ পাওয়া যায়। তবে ১৯৬০ এর দশকে এক দল শৌখিন এবং পেশাদার ক্রিকেটার শীতের মাসগুলিতে তাঁদের খেলাধুলো চালু রাখার জন্য এই ধরনের ইনডোর ক্রিকেট খেলে ছিলেন বলে জানা যায়। বিশ্বের প্রথম ইনডোর ক্রিকেট লিগের রেকর্ড লিপিবদ্ধ আছে ১৯৭০ সালে নর্থ শর্পশায়ারে এবং প্রথম জাতীয় টুর্নামেন্টটি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৬ সালে। তাতে ৪০০ টিরও বেশি ক্লাব অংশ নিয়েছিল। ১৯৭৯ সালের মধ্যে ১০০০ টিরও বেশি ক্লাব যুক্তরাজ্যের ইনডোর ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিল এবং এটি সারা দেশের বিভিন্ন লিগে আজ অত্যন্ত জনপ্রিয় খেলা। ইনডোর গেমের বিভিন্নতার ভিত্তিতে ইনডোর ক্রিকেটের অন্যান্য ফর্মগুলি তৈরি করা হয়েছে।
খেলাটি নিজেই তার বহিরাঙ্গণের জাতভাই-খেলাটির সাথে অনেকটাই একই রকমের - একটি শক্ত বল এবং একটি পূর্ণ দৈর্ঘ্যের পিচ ব্যবহৃত হয়। ইনডোর ক্রিকেট যেকোন উপযুক্ত আকারের স্পোর্টস হল বা অনুরূপ আকারের ইনডোর অঙ্গনে খেলা যেতে পারে। প্রয়োজনে ক্রিকেটের পিচের উপর একটি মাদুর বিছিয়ে পিচের প্রতিরূপ তৈরি করা হয়। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় যে নেট সংস্করণ ইনডোর ক্রিকেট চালু আছে তার সাথে এই বিন্যাসটি নিয়ে বিভ্রান্ত হওয়া উচিত নয়।
ইনডোর ক্রিকেটের খেলা
খেলার ধারণার দিক থেকে ইনডোর ক্রিকেট অনেকটাই ক্রিকেট খেলারই অনুরূপ। আউটডোর ক্রিকেটের মতোই ইনডোর ক্রিকেটেও দু জন ব্যাটসম্যান, একজন বোলার এবং ফিল্ডারদের একটি দল জড়িত। বোলার ব্যাটসম্যানকে বল করেন যিনি নিজের ব্যাট দিয়ে সেই বলটিকে আঘাত করে রান সংগ্রহ করতে পারেন। ফিল্ডিং দল রানের স্কোর ঠেকাতে এবং ব্যাটসম্যানকে আউট করার চেষ্টা করেন। প্রতিটি দলই ব্যাট করতে নামেন এবং ম্যাচের শেষে সর্বোচ্চ স্কোর সংগ্রহকারী দল জয় লাভ করে। এই মৌলিক মিলগুলি সত্ত্বেও খেলাটি নিজেই তার বহিরাঙ্গন ক্রিকেটের থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রেই উল্লেখযোগ্যভাবে পৃথক। তার মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য ফারাক হল খেলার মাঠ যার মাধ্যমে রান অর্জিত হয়।
সাধারণ নিয়ম
ইনডোর ক্রিকেটের ৬-জনের দলের নিয়ম বহিরাঙ্গণ ক্রিকেটের সাথে এক হলেও নিম্নলিখিত ব্যতিক্রমগুলি লক্ষ্য করা যায় যার মধ্যে কিছু স্থানীয় লিগে বিভিন্নতা থাকতে পারে।
প্রতি দলে ছয়জন খেলোয়াড় থাকেন এবং ছয় বলের সর্বোচ্চ ১২ ওভার এর ইনিংসে খেলা হয়। সবগুলি ওভারই পিচের একই প্রান্ত থেকে করা হয়।
বোলার সর্বাধিক তিনটি ওভার করতে পারবেন এবং ব্যাটসম্যানকে ব্যক্তিগত পঁচিশ রানে অবসর নিতে হবে। তবে ১২ ওভারের মধ্যে তাঁদের দলের বাকি সবাই আউট হয়ে গেলে ফের তিনি ক্রিজে ফিরে যেতে পারবেন।
১২ ওভারের মধ্যে একটি দল পাঁচ উইকেট খোয়ালে ইভেন্টের শেষে পঞ্চম ব্যক্তি উইকেটে থেকে রানার হিসাবে ব্যাট করবেন।
কোনও ব্যাটসম্যান সরাসরি পাশের দেয়ালে বল লাগানোর পরে ক্যাচ আউট হতে পারেন। তবে শর্ত থাকে যে বলটি সে ক্ষেত্রে যেন মেঝে বা ছাদে আঘাত না করে।
স্কোরিং পদ্ধতি
মেঝে বা দেওয়ালের কোনও অংশ বা ছাদের অংশ স্পর্শ না করে বল বোলারের পিছনে বাউন্ডারি প্রাচীরে আঘাত করলে ছয় রান হয়। বলটি যদি মেঝে স্পর্শ করে বোলারের পিছনে বাউন্ডারি প্রাচীরে আঘাত করে কিন্তু দেওয়ালের কোনও অংশ বা ছাদের অংশ স্পর্শ না করে তবে চার রান দেওয়া হয়।
বল এক বা একাধিক পাশের দেয়ালে আঘাত করলে এমনকি পরে পিছনের সীমানা প্রাচীরে আঘাত করলেও এক রান হিসাবে গণ্য হয়। বল পাশের দেয়ালে আঘাত করলে এবং কোনও ব্যাটসম্যানকে কোনওভাবে আউট করা হলে (যেমন ক্যাচড বা রান আউট) তখনও একটি রান গন্য করা হয়।
বলটি সরাসরি ছাদে আঘাত করলে বলটি সঙ্গে সঙ্গে ডেড হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে কোনও রান দেওয়া হয় না এবং কোনও আউটও দেওয়া হয় না। তার জন্য পুনরায় বল করতেও হবে না। বলটি কোনও দেওয়ালে আঘাতের পরে ছাদে আঘাত করলে সেটি চালু বল ব'লে গণ্য থাকে। কিছু কিছু স্থানে ছাদকেও পাশের দেওয়ালের মতো বল স্পর্শ করলে ১ রান বরাদ্দ করা হয়। তবে সে ক্ষেত্রে কোনও ফিল্ডার বলটি ক্যাচ ধরতে পারলে ব্যাটসম্যানকে আউট দেওয়া হয়।
ব্যাটসম্যানরা যে কোনও সময় কোনও রান পূর্ণ করলে দুটি রান হবে। এই রান বাই বা লেগ বাই সহ পাশের দেওয়ালে বল মেরে হতে পারে। তবে তা কোনও বাউন্ডারির উপরে হলে প্রযোজ্য হয় না।
বলটি যদি কোনও দেয়ালে আঘাত করে তবে বাই হিসাবে এক রান গণ্য হয়। ব্যাটসম্যানের প্যাড বা দেহে লাগার পরে যদি বলটি পাশের দেয়ালে আঘাত করে তবে লেগ বাই হিসাবে একটি রান গণ্য করা হয়।
যদি বোলার ক্রিজে ওভারস্টেপ করে অথবা কোমরের উচ্চতার ওপরে একটি ফুল টস বল করে বা ম্যাটে বল পিচ না করে তবে একটি নো-বল ডাকা হবে এবং ব্যাটিং পক্ষকে একটি রান দেওয়া হবে। সেই সাথে বোলারকে একটি অতিরিক্ত বল করতে হবে। এর উপরেও যে কোনও রান হলে যথারীতি তাও গণনা করা হবে।
অর্থোডক্স ক্রিকেট বিধির মতোই ওয়াইড বল ডাকা হয়।
কৌশল
ইনডোর ক্রিকেটের কৌশল তার বিভিন্ন স্কোরিং পদ্ধতির কারণে বহিরাঙ্গন ক্রিকেটের থেকে আলাদা। রান স্কোর করার দ্রুততম উপায় হ'ল পিছনের প্রাচীরে বল মেরে ৪ বা ৬ রান করা। এটি রোধ করতে ফিল্ডিং পক্ষের দুই সেরা ফিল্ডারকে সাধারণত এই দেয়ালের সামনে দাঁড় করানো হয় যাতে মারা বলটি ঐ দেয়ালকে স্পর্শ করতে না পারে।
ব্যাটসম্যান যদি পিছনের প্রাচীরে বলটি না মারতে পারেন তবে পরিবর্তে তিনি পাশের দেয়ালে বলটি মেরে তাঁর সঙ্গীর সাথে দ্রুত সিঙ্গল সম্পন্ন করে মোট ৩ রান সংগ্রহ করার চেষ্টা করতে পারেন। এটি রোধ করার চেষ্টা করার জন্য বাদ বাকি দুই ফিল্ডারকে সাধারণত ব্যাটসম্যানের দুই পাশের দেয়ালের সামনে রেখে দেওয়া হয়।
এই কৌশলগুলি ব্যবহার করে ৬ বলের ১২ ওভারে দল প্রতি সাধারণত ১০০ থেকে ১৪০ রান সংগ্রহ করে নিতে পারে।
জনপ্রিয়তা
ইনডোর ক্রিকেট যুক্তরাজ্যের চারপাশে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং অনেকগুলি আঞ্চলিক এবং স্থানীয় লিগ স্বতন্ত্রভাবে চালিত হলেও ইসিবি-র দ্বারা আলগাভাবে অনুমোদিত। অপেশাদার ক্লাব দল গ্রীষ্মে প্রায়ই ১১ জনের দল এবং শীতকালে ইনডোরে ৬ জনের দল গঠন করে মাঠে নামায়। দেশের সেরা দলগুলি ইসিবি জাতীয় ইনডোর ক্রিকেট কাপের জন্য যোগ্যতা অর্জন করতে পারে যা যুক্তরাজ্যে খেলা ইনডোর ক্রিকেটের সর্বোচ্চ মান ব'লে বিবেচিত হয়। খেলাটি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়েও ব্যাপকভাবে খেলা হয়।
তথ্যসূত্র
আরো দেখুন
ক্রিকেট
ক্লাব ক্রিকেট
বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডে উদ্ভাবিত ক্রীড়া | ঘরোয়া ক্রিকেট (যুক্তরাজ্যের বৈকল্পিক) |
কর্নার কিক হ'ল অ্যাসোসিয়েশন ফুটবলে একটি খেলা পুনরায় আরম্ভ করার পদ্ধতি যখন বলটি গোল লাইনের ওপরে চলে যায় এবং কোনও গোল না করে শেষদিকে ডিফেন্ডিং দলের কোন সদস্যকে ছুঁয়ে যায়। কিকটি খেলার মাঠের প্রান্ত থেকে নেওয়া হয়, যেখানে এটি বাইরে গিয়েছিল। পেনাল্টি এলাকার প্রান্তের কাছাকাছি পেনাল্টি কিক বা সরাসরি ফ্রি কিকের মতো না হলেও কর্নারগুলি আক্রমণকারী দলের পক্ষে যুক্তিসঙ্গত গোল স্কোরিং এর সুযোগ হিসাবে বিবেচিত হয়।
কোনও দল যদি (উদাঃ, থ্রো-ইন, ফ্রি কিক ইত্যাদি) থেকে সরাসরি নিজের গোলবারের মধ্যে বল রাখে অর্থাৎ আত্মঘাতী গোল হয় তাহলেও বিপক্ষ দলকে কর্নার কিক দেওয়া হয়।
পদ্ধতি
প্রথমে সহকারী রেফারি তার পতাকা উত্থাপনের মাধ্যমে একটি সিগন্যাল দেবেন যে একটি কোণে কর্ণার কিক দেওয়া উচিত, তারপরে মাঠের পাশের কোণার অঞ্চলটি চিহ্নিত করতে পতাকাটি ব্যবহার করবেন; তবে, কিকটি কোন দিক থেকে নেওয়া উচিত এটি তার ইঙ্গিত নয়। মূল রেফারি কোণার দিকে নির্দেশ করেন, বাহুটিকে উর্ধ্বমুখী প্রসারিত করে কোণার অঞ্চলটি চিন্হিত যেখান থেকে কিকটি নেওয়া হবে।
বলটি অবশ্যই স্থির থাকতে হবে এবং খেলার মাঠের অভ্যন্তরে কোণার ফ্ল্যাগপোস্ট থেকে এক গজ (১ মিটার) ব্যাসার্ধের সাথে একটি কোয়ার্টারের বৃত্ত দ্বারা গঠিত কোণার অঞ্চলের অভ্যন্তরে মাটিতে থাকতে হবে।
বিরোধী দলের সব খেলোয়াড়কে বলটি খেলার আগ পর্যন্ত কোণার অঞ্চল থেকে কমপক্ষে ১০ গজ (৯.১৫ মিটার) দূরে থাকতে হবে। এই বিধানটি কার্যকর করতে রেফারিকে সহায়তা করার জন্য কোণার অঞ্চল থেকে ১০ গজ দূরে লক্ষ্য লাইন এবং টাচলাইনে চিহ্নগুলি তৈরি করা যেতে পারে।
যখন কিক মেরে বলটি স্পষ্টভাবে সরানো হয় তখন বলটি খেলার উপযুক্ত হয়; এটিকে কোণার অঞ্চল ছেড়ে যাওয়ার দরকার নেই।
কোনও খেলোয়াড় স্পর্শ করার আগে কর্নার কিকটি নেওয়া প্লেয়ারটি দ্বিতীয়বার বলটি স্পর্শ করতে পারে না।
আক্রমণকারী পক্ষটি কর্নার কিক থেকে সরাসরি গোল করতে পারে, যদিও এটি অস্বাভাবিক। বলটি সরাসরি কর্নার কিক থেকে আক্রমণকারী দলের নিজের গোলবারে চলে যাওয়া অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটি ঘটনা, এক্ষেত্রে একটি কর্নার কিক প্রতিপক্ষকে দেওয়া হবে।
কোনও আক্রমণকারী দলের খেলোয়াড় যিনি সরাসরি কর্নার কিক থেকে বল পান, তাকে অফসাইডের জন্য শাস্তি দেওয়া যায় না।
কর্নার থেকে সরাসরি গোল
যদি কিকে পর্যাপ্ত বাঁক দেওয়া হয়, এবং/ অথবা গোলবারের দিকে যথেষ্ট শক্তিশালী বাতাস বয়ে যায় তবে কর্নার কিক থেকে সরাসরি স্কোর করা সম্ভব। এই ধরণের গোলকে লাতিন আমেরিকার অলিম্পিক গোল (স্পেনীয় এবং পর্তুগিজ: gol olímpico) বলা হয়। নামটি ১৯২৪ সালের ২ অক্টোবর থেকে শুরু হয়, আইএফএবি যখন জাতীয় গোলগুলো বৈধ ভাবে তালিকা তৈরি শুরু করার কয়েক মাস পরে (বিশেষত ১৯ জুন ১৯২৪), যখন আর্জেন্টিনার সিজারিও ওঞ্জারি উরুগুয়ের বিপক্ষে গোল করেছিলেন, তিনি ওইসময় সবেমাত্র ১৯২৪ সালের অলিম্পিক শিরোপা জিতেছিলেন।
"অলিম্পিক গোল" অভিব্যক্তিটি ইংরেজীভাষী দেশগুলিতে অস্বাভাবিক, তবে যুক্তরাষ্ট্রে এর কিছুটা ব্যবহার রয়েছে, উদাহরণস্বরূপ ফক্স সকার চ্যানেলে, সেখানে খেলাধুলার সংস্কৃতিতে লাতিনোর প্রভাব প্রতিফলিত রয়েছে। কোনও কর্নার থেকে সরাসরি গোল হলে সাধারণত গোলরক্ষক দোষী হিসাবে বিবেচিত হন।
যদিও ফিফা জানিয়েছে একটি কর্নার থেকে সরাসরি প্রথম গোলটি স্কটল্যান্ডের বিলি অ্যালস্টন ১৯১৪ সালের ২১ আগস্ট করেছিলেন, বাস্তবে আলস্টনের গোলটি ছিল ২৩ শে আগস্ট ১৯৩৩ এর। ইংল্যান্ডে প্রথমটি হয়েছিল হুডার্সফিল্ড টাউন-এর বিলি স্মিথের দ্বারা ১১ অক্টোবর ১৯২৪-এ। পর্তুগিজ ফুটবলার জোও মোরেইস ১৯৬৪ সালের ইউরোপিয়ান কাপ উইনার্স কাপ ফাইনালে স্পোর্টিং ক্লাব ডি পর্তুগালের হয়ে সরাসরি কর্নার কিকে গোল করেছিলেন, যা শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি এবং ট্রফির গন্তব্য স্থির করে।
সর্বাধিক বার সরাসরি কর্নার কিক থেকে গোল করার বিশ্ব রেকর্ডধারী হলেন হলেন একজন তুর্কি খেলোয়াড় অক্রে গলেসিন, তাঁর ক্যারিয়ারে তিনি সরাসরি কর্নার থেকে ৩২ টি গোল করেছিলেন। ১৯৫০ এর দশকে এটি স্পষ্টতই গিনেস বুক অফ রেকর্ডসে একটি বিশ্ব সেরা রেকর্ড হিসাবে উপস্থিত হয়েছিল। অলিম্পিক গেমসে প্রথম অলিম্পিক গোলটি ছিল ২০১২ মহিলা সেমিফাইনালে কানাডার বিপক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে মেগান র্যাপিনো র করা। ১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপে সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে গোলরক্ষক লেভ ইয়াশিনকে হারিয়ে মারকো কোল বিশ্বকাপের প্রথম অলিম্পিক গোলটি করেছিলেন কলম্বিয়ার হয়ে। ২০১৮ ফিফা মহিলা বিশ্বকাপে, এলিস ক্যালন্ড-নাইট ৮৩ তম মিনিটে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে একটি কর্নার থেকে সরাসরি গোল করে নরওয়ের বিপক্ষে স্কোর ১-১ এ নিয়ে যায়। যদিও শেষে পেনাল্টিতে ম্যাচটি জিতে যায় নরওয়ে।
২০১২ সালের জানুয়ারিতে, কোরিরেনের ম্যাচে দ্বিতীয়ার্ধে আইরিশ প্রিমিয়ারশিপে পল ওয়ানস শক্তিশালী বাতাসের সুযোগ নিয়ে দুটি গোল করেছেন সরাসরি কর্নার কিক থেকে।
খেলার পুনরারম্ভে আত্মঘাতী-গোলের পরিবর্তে কর্নার
খেলাটি পুনঃসূচনা করার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ পদ্ধতিগুলি পুনরায় চালু করতে সরাসরি নিজের গোল থেকে শুরু করার অনুমতি দেয় না; যদি বলটি সরাসরি গোলে প্রবেশ করে, তাহলে এর পরিবর্তে একটি কর্নার কিক দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়। এই ঘটনাগুলো অত্যন্ত বিরল।
১৯৮৩-৮৪ মৌসুমের ইংলিশ তৃতীয় বিভাগের ম্যাচে মিলওয়ালকে ভুলভাবে উইম্বলডনের বিরুদ্ধে কর্নার না দিয়ে গোল করার কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছিল, যখন ওয়ালি ডাউনসের ফ্রি-কিক ব্যাকপাসে অফ-গার্ড ডেভ বেইসেন্টকে বাদ দিয়েছিল।
২০০২-০৩ এফএ প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে বার্মিংহাম সিটি গোল করেছিল যখন অলফ মেলবার্গের থ্রো-ইন ব্যাকপাস অস্ট্রন ভিলার গোলরক্ষক পিটার এনকেলম্যানের হাতছাড়া হয়ে যায়, তবে তিনি দাবি করেন যে তিনি কোন স্পর্শ করেননি এবং গোলটি দেওয়া উচিত হয়নি। তার প্রতিক্রিয়া রেফারি ডেভিড এলেরিকে বোঝাতে পারে যে অ্যাঙ্কেলম্যান বলটি মিস করেছিলেন; ম্যানেজার গ্রাহাম টেইলর পরামর্শ দিয়েছিলেন যে এটি দেখিয়েছেন এবং তিনি কর্নার বিধি সম্পর্কে অজ্ঞাত ছিলেন না, এনকেলম্যান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন।
ইতিহাস
ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের মূল ১৮৬৩ সালের বিধি অনুসারে, গোল-লাইনের পিছনে কিক দেওয়া একটি বলকে বর্তমান সময়ের রাগবি'র সাথে তুলনা হয়েছিল: যদি কোনও আক্রমণকারী খেলোয়াড় প্রথমে বলটি স্পর্শ করে, আক্রমণকারী দলকে গোল এ ফ্রি-কিক দেওয়া হয় (অনুরূপ রাগবিতে), যদি কোনও ডিফেন্ডিং খেলোয়াড় যদি প্রথমে বলটি স্পর্শ করে তবে ডিফেন্ডিং দলকে গোল-কিক দেওয়া হয।
১৮৬৫-৬৬ মৌসুমের জন্য শেফিল্ড মেকানিক্স ফুটবল ক্লাব কোণার পতাকা থেকে নিক্ষেপের জন্য একটি প্রাথমিক আইন ব্যবহার করেছিল:"যখন বলটি স্পর্শ করে, প্রথমে যে দিকটি এটি স্পর্শ করে সেটিকে অবশ্যই এটি সেই জায়গায় স্পর্শের প্রান্তে নিয়ে আসতে হবে এবং কমপক্ষে ছয় গজ দূরে সোজা বাইরে ফেলে দিতে হবে এবং যোগাযোগের আগে অবশ্যই এটি মাটিতে স্পর্শ করতে হবে যে কোনও খেলোয়াড়ের সাথে, এটি গোল-পাশের দিক থেকে বের করে দেওয়া ছাড়া এটি অবশ্যই কোণার পতাকাতে নিয়ে যেতে হবে।"
১৯২০ এর দশকের গোড়ার দিকে, কিছু দাতব্য ম্যাচে রিপ্লে এড়াতে টাই-ব্রেকার হিসাবে কর্নার-কিকের ব্যবহার শুরু হয়। জবাবে, খেলার আইনগুলি ১৯৩৩ সালে সংশোধিত করে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছিল যে সমান সংখ্যক গোলের সমাপ্ত হওয়া ম্যাচ সমাধান করতেই শুধু ট্রাইব্রেকার ব্যবহার করা যাবে।
আরো দেখুন
ফুটবল
ফিফা
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ফুটবল
বিষয়শ্রেণী:ফুটবলের আইন | কর্নার কিক |
পুনর্নির্দেশ চার্ল উইলোবি | Charl Willoughby |
রানু দেবী অধিকারী () (২৭ নভেম্বর ১৯৩৬ - ৩০ এপ্রিল ২০২০) নেপালের একজন গায়ক ছিলেন। তিনি নেপালি কংগ্রেস দলের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেতা ছিলেন। তিনি ছিলেন রেডিও নেপালের প্রথম মহিলা গায়িকা। নিপীড়নের সময়ে নেপালিদের হৃদয়ে আগুন জ্বলানোর জন্য তিনি রেডিও নেপালে "জাগো নেপালি" এর মতো বিপ্লবী গান গাইতেন। তিনি প্রয়াত নোনা কৈরালার ছোট বোন ছিলেন। তিনি এবং তাঁর বোন, বোন-জামাই যুবরাজ অধিকারী এবং কৈরালা পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা এই বিপ্লবে অংশ নিয়ে ছিলেন যা রানা শাসনের চূড়ান্ত পতনের দিকে পরিচালিত করেছিল।
রানু দেবী বিরাটনগরের বালিকা বিদ্যালয়ে ইতিহাসের শিক্ষকও ছিলেন।
তিনি তীর্থ প্রসাদ অধিকারিকে বিয়ে করেছিলেন। তাঁর তিন সন্তান ছিল; অর্চনা শর্মা, আলপনা রেগমি এবং তাঁর কনিষ্ঠ এবং একমাত্র পুত্র অবীন অধিকারী।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:নেপালি ভাষার সঙ্গীতশিল্পী
বিষয়শ্রেণী:নেপালি কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ | রানু দেবী অধিকারী |
পুনর্নির্দেশ হারকিউলিস (তারামণ্ডল) | হারকিউলিস মণ্ডল |
পুনর্নির্দেশ রুকইয়াহ শারইয়াহ | ইসলামে ঝাড়ফুঁক |
হেনডং সান বর্তমানে নানিয়াং টেকনোলজিকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সিঙ্গাপুরের পদার্থবিদ এবং আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটির একজন নির্বাচিত ফেলো।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:সিঙ্গাপুরি পদার্থবিদ
বিষয়শ্রেণী:আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটির সভ্য
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | হেনডং সান |
দিয়েগো মারাদোনা আসিফ কাপাডিয়া পরিচালিত ২০১৯ সালের ব্রিটিশ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র। প্রামাণ্যটি আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি ফুটবলার দিয়েগো মারাদোনার ক্রীড়াজীবনে অপ্রকাশিত চিত্র দিয়ে নির্মিত। এটি ব্রিটিশ দ্য কর্নার ফিল্ম এবং ফিল্ম ফোরের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত এবং আল্টিটিউড ফিল্ম কর্তৃক পরিবেশিত। চলচ্চিত্রটি ২০১৯ সালের ১৪ মে কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রথম প্রদর্শিত হয়, অতঃপর ১৪ জুন যুক্তরাজ্যে বাণিজ্যিকভাবে মুক্তি দেয়া হয়।
সংক্ষিপ্তসার
প্রামাণ্যচিত্রটি দিয়েগো মারাদোনার স্পেনের ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা থেকে ইটালির সোসিয়েতা স্পোর্তিভা কালচো নাপোলি ক্লাবে যোগদান, নাপোলি ক্লাবকে একক কৃতিত্বে ইটালির প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগ- সেরিয়ে আ'র শিরোপা এবং ১৯৮৮-৮৯ মৌসুমে উয়েফা কাপ জেতানোর ঘটনাবলি নিয়ে নির্মিত।
প্রযোজনা
ডান|থাম্ব|301x301পিক্সেল|Maradona at the San Paolo Stadium presentation in Naples, 5 July 1984.
The concept of producing a documentary film about Maradona came after the director released the film Amy in 2015. Due to difficulty on finding a story with a beginning and an end, the director opted on Naples as being the centrepiece for the film. During the London Olympics in 2012, producer Paul Martin contacted the director after discovering archival footage but after the release of Senna the idea was pushed back. Martin and Gay-Rees met with someone outside of Naples who owned private material. The idea to document Maradona’s life began in 1981 by his first agent Jorge Cyterszpiler. This led to two Argentine cameramen recording hundreds of hours of film. However, the film never got produced. In Buenos Aires more archival footage was discovered in the home of Maradona’s ex-wife Claudia in a trunk untouched for 30 years.
২০১৫ সালে আসিফ কাপাডিয়া, তার পরিচালিত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এমি মুক্তির পর দিয়েগো মারাদোনা'র জীবন নিয়ে একটি প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের ধারণা পোষণ করেন। গল্পের সূচনা ও সমাপ্তি নির্ণয়ের জটিলতা পরিহারে তিনি মারাদোনা'র জীবনের নাপলি'র কেন্দ্রিক ঘটনাবলিকে বেছে নেন। ইতোপূর্বে ২০১২ সালে লন্ডনে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক চলাকালীন সময়ে প্রযোজক পল মার্টিন আসিফ কাপাডিয়ার সাথে যোগাযোগ করে মারাদোনা'র ব্যক্তিগত অপ্রকাশিত ফুটেজ আবিষ্কারের কথা জানিয়েছিলেন। ২০১১তে ব্রাজিলের অটো রেসিং ড্রাইভার আইরটন সেনাকে নিয়ে আসিফের বানানো সেনা প্রামাণ্যচিত্র মুক্তি পেয়েছিল। আসিফ পরপর দুইবার খেলোয়াড়দের জীবন নিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালনায় আগ্রহী ছিলেন না। ফলে মারাদোনাকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ ভাবনা পিছিয়ে যায়।
মুক্তি
বাণিজ্যিক মুক্তি
২০১৯ সালের ১৯ মে কান চলচ্চিত্র উৎসবে দিয়েগো মারাদোনা 'র প্রথম প্রদর্শনী করা হয়। একই বছর ৬ জুন, যুক্তরাজ্য চলচ্চিত্রটির প্রথম প্রদর্শনী ঘটে ২৬তম শেফিল্ড প্রামাণ্যচিত্র উৎসবে প্রদর্শনের মাধ্যমে। ১৪ জুন হতেআল্টিটিউড ফিল্ম ডিস্ট্রিবিউশনের পরিবেশনায় চলচ্চিত্রটি যুক্তরাজ্য ব্যাপী অন্যান্য প্রেক্ষাগৃহে বাণিজ্যিক মুক্তি পায়। ২০ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের বাইরে যুক্তরাষ্ট্রে চলচ্চিত্রটি স্বল্প পরিসরে প্রদর্শিত হয়েছিল।
ভিডিও চাহিদা সেবায়
চলচ্চিত্রটি ২০১৯ সালের ১ অক্টোবর হতে এইচবিও এবং এইচবিও'র সহযোগী ভিডিও চাহিদা সেবার অন্তর্জাল মঞ্চসমূহে দর্শনের জন্য উপলব্ধ করা হয়। এইচবিও চলচ্চিত্রটির জন্য তাদের নিজস্ব ট্রেলার ও পোস্টার প্রকাশের মাধ্যমে ভিডিও চাহিদা সেবায় মুক্তির প্রচারণা চালায়।
হোম মিডিয়া
২০১৯ সালের ১১ নভেম্বর স্পিরিট এন্টারটেইনমেটের এর অধীনে চলচ্চিত্রটির ডিভিডি ও ব্লু-রে প্রকাশ করেছে। চলচ্চিত্রটির ডিজিটাল হোম মিডিয়া প্রকাশের পর যুক্তরাজ্যের আনুষ্ঠানিক ফিল্ম চার্ট-এর ২০ নভেম্বরে প্রকাশিত তালিকার ২৯তম অবস্থানে প্রবেশ করে।
অভ্যর্থনা
বক্স অফিস
Diego Maradona grossed £966,936 ($1,174,464) in the United Kingdom and over $1,443,342 in other territories, for a total worldwide gross of $2,617,806. It made the largest share of its box office revenue in the United Kingdom as well. However, it failed to make any money at the domestic box office during its release in North America.
In the United Kingdom it grossed £284,949 ($358,787) from 139 cinemas in its opening weekend, finishing ninth at the box office. It grossed another £130,406 ($166,186) adding 53 screens for a total of 195 in its second weekend and grossing £609,735 ($777,029) through 10 days. Over four weeks it grossed a total of £850,268. It grossed £13,367 on 37 screens in its fifth weekend, grossing a total of £884,651 on the week ending 14 July. In its sixth weekend it made £10,410 ($13,016) across 19 cinemas and £1,872 on five screens in its tenth weekend for a total gross of £966,936.
সমালোচকদের সাড়া
On review aggregator Rotten Tomatoes, the film holds an approval rating of 89% based on 75 reviews, with an average rating of 7.67/10. The website's critical consensus reads, "Diego Maradona traces the arc of a standard sports documentary, but illuminates its subject with uncommon clarity and depth." On Metacritic, the film holds a rating of 78 out of 100, based on 14 critics, indicating "generally favorable reviews".
নেপথ্য সঙ্গীত
এন্টোনিয় পিন্টো প্রামাণ্যচিত্রটির নেপথ্য সঙ্গীতসমূহের সুরারোপ ও পরিচালনা করেন। ২০১৯ সালের ২ আগস্ট চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত ২৮টি সঙ্গীত নিয়ে দিয়েগো মারাদোনা: অরিজিনাল মোশন পিকচার সাউন্ডট্র্যাকস শিরোনামে একটি এ্যালবামের ডিজিটাল ডাউনলোড সংস্করণ লেকশোর রেকর্ড হতে প্রকাশিত হয়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০১৯-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:দিয়েগো মারাদোনা
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র | দিয়েগো মারাদোনা (চলচ্চিত্র) |
পুনর্নির্দেশ জালালুদ্দীন সুয়ুতী | Al-Suyuti |
এটি মাইটোসিস এর একটি উপ-পর্যায় ।
ক্রমাগত সংকোচনের ফলে ক্রোমোসোমগুলো এ পর্যায়ে আরো খাটো আরো মোটা হয়। বাইভেলেন্টের ক্রমোসোমের মধ্যে পারস্পরিক বিকর্ষন শুরু হয়। ফলে এরা বিপরীত দিকে সরে যেতে চেষ্টা করে কিন্তু কায়াজমাটার স্থানে বাধাপ্রাপ্ত হয়। এ বিকর্ষন একসাথে কয়েক স্থানে শুরু হতে পারে। তবে সাধারণত দুটি ক্রমোসোমের সেন্টোমিয়ারদ্বয়ের মধ্যেই প্রথম এবং ব্যাপক বিকর্ষণ সৃষ্টি হয়। বিকর্ষণের ফলে দুটি কায়জমাটার মধ্যবর্তী অংশে লুপের সৃষ্টি হয়। কায়জমাটা স্পষ্ট হয় এবং ক্রমান্বয়ে প্রান্তের দিকে সরে যেতে থাকে। কায়াজমার সরে যাওয়াকে প্রন্তীয়করণ (Terminalization) বলে। দুই বা ততোধিক বাহু পরস্পর আবর্তনের ফলে পাশাপাশি লুপ ৯০° কোন করে অবস্থান করে। একটি মাত্র কায়াজমা থাকলে ১৮০° হতে পারে। | ডিপ্লোটিন |
বল ব্যাডমিন্টন, ভারতের স্থানীয় খেলা। এটি একটি র্যাকেট খেলা, যা জালে বিভক্ত (১২ বাই ২৪ মিটার) একটি কোর্টে উলের তৈরি হলুদ বলের সাথে খেলা হয়। খেলাটি ১৮৫৬ সালের শুরুর দিকে ভারতের তামিলনাড়ুর তানজাবুর জেলার রাজধানী তানজোরে রাজ পরিবার খেলেছিল। এটি ভারতের সর্বাধিক জনপ্রিয় খেলা। বল ব্যাডমিন্টন একটি দ্রুত গতিসম্পন্ন খেলা; এতে দক্ষতা, ক্ষিপ্রতা, সুবিচার, তৎপরতা এবং কব্জির সাহায্যে বল নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতার দরকার হয়।
খেলাটি সাধারণত দিনের বেলায় বাইরে হয়ে থাকে। ফলস্বরূপ, আবহাওয়া পরিস্থিতি এই খেলায় যথেষ্ট প্রভাব ফেলে এবং বল ব্যাডমিন্টনের নিয়মে আবহাওয়ার অবস্থার প্রভাবগুলিকে উভয় দলের মধ্যে কম-বেশি সমানভাবে ভাগ করে। অতি সম্প্রতি, গেমের ইনডোর সংস্করণগুলি কৃত্রিম আলোকসজ্জার অধীনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।তামিলনাড়ু, পুদুচেরি, অন্ধ্র প্রদেশ, তেলেঙ্গানা এবং কর্ণাটকে নিয়মিত ফ্লাডলাইট ব্যবহার করে সর্বভারতীয় টুর্নামেন্টগুলি নিয়মিত পরিচালিত হয়। বল ব্যাডমিন্টন খেলা পরিচালনা করেন "বল ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন অব ইন্ডিয়া"। বল ব্যাডমিন্টন এখন ভারতের একটি সরকার স্বীকৃত খেলা। মোট ৩৪টি ইউনিট "বল ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন অব ইন্ডিয়া" এর সাথে সম্পর্কিত, যার মধ্যে ২৬টি বিহার, ঝাড়খণ্ড, নাগাল্যান্ড ইত্যাদি রাজ্য ইউনিট ৫টি পাবলিক সেক্টর ইউনিট এবং ৩টি অস্থায়ী অনুমোদিত ইউনিট।
ইতিহাস
বল ব্যাডমিন্টনের উদ্ভব তামিলনাড়ুর তানজোরে। এটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, তানজোরের মহারাজার আদেশে। খেলাটি দক্ষিণ ভারতের অনেক খেলোয়াড়কে আকর্ষণ করেছে।
এর আগে, বল ব্যাডমিন্টন গ্রামীণ ছেলেদের কাছে একটি আকর্ষণীয় খেলা ছিল কারণ এটি ন্যূনতম সরঞ্জামের প্রয়োজন ছিল। এই খেলাটি দক্ষিণ ভারত থেকে বিপুল সংখ্যক ছাত্রকে আকৃষ্ট করেছিল, ফলস্বরূপ ১৯৫৪ সালে ভারতের বল ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন (বিবিএফ) গঠিত হয়েছিল। বিবিএফ প্রথম তিনটি স্পোর্টস ফেডারেশনের একটি (অন্যগুলো অ্যাথলেটিক ফেডারেশন ও ইন্ডিয়ান হকি ফেডারেশন), যারা পরে ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন গঠন করেছিল ১৯৬১ সালে। বল ব্যাডমিন্টন শেষ পর্যন্ত অন্ধ্র প্রদেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং ১৯৫৬ সালে হায়দরাবাদে প্রথম জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়। পরে এটি জুনিয়র এবং সাব-জুনিয়র স্তরে ভাগ করা হয়েছিল।
অবশ্যপালনীয় প্রকারের বলগুলি হলুদ উলের, ২৭ থেকে ৩০ গ্রাম ওজনের এবং ৫ থেকে ৫.৫ সেমি পর্যন্ত ব্যাসের হবে। একটি আদর্শ বল ব্যাডমিন্টন র্যাকেটের ওজন সাধারণত ১৬৫ থেকে ১৮৫ গ্রাম হয় এবং ৬৩ থেকে ৭০ সেমি দৈর্ঘ্যের হয়। র্যাকেটের তারে বোনা ডিম্বাকৃতি অঞ্চলটি ২০-২২ এবং ২৪-২৭ সেমি মধ্যে হওয়া উচিত। এই অঞ্চলটি লম্বলম্বি একটি সূক্ষ্ম তার দিয়ে ২ সেমি বর্গাকার নেটে আচ্ছাদিত এবং শীর্ষে পর্যন্ত লাল টেপ দিয়ে প্রান্তযুক্ত। মাঠের মধ্যের পুরো নেটটি লাল, সাদা এবং নীল, ১০০ সেমি প্রশস্ত এবং দৈর্ঘ্য ১৩.৫ মিটার। এটি ১৮৩ সেমি একটি কেন্দ্রীয় মেরুতে বাঁধা থাকে এবং ১৮৫ সেমি দুটি খুঁটি থাকে মাঠের দুই প্রান্তে যাতে ১৮৩ সেমি উচ্চতা বজায় রাখা সম্ভব হয়। আরো দুটি পোস্ট, প্রতিটি ১৮০ সেমি উচ্চতার, কোর্টের এক মিটার বাইরে স্থাপন করা হয় টানা দেবার জন্য, যাতে নেটটি ভালভাবে প্রসারিত রাখতে যথেষ্ট শক্ত হয়। যখনই প্রয়োজন হয় সহজে জাল শক্ত করার জন্য প্রতি মেরুতে ১.৫ মিটার উচ্চতায় একটি হুক লাগানো হয়। "পাঁচজনের" একটা দলের কোর্টের আকার ১২ মিটার প্রস্থ এবং ২৪ মিটার দীর্ঘ। এর মাঝখান জুড়ে একটি রেখা দ্বারা বিভক্ত করা হয় যার উপরে নেটটি ঝুলানো হয়, যার প্রান্ত দুটি পোস্টের শীর্ষের সাথে যুক্ত থাকে। সার্ভিং ক্রিজ লাইনগুলি নেট লাইনের প্রতি পাশ থেকে এক মিটার দূরে টানা হয় এবং এর সমান্তরাল হয়। মধ্য লাইনটি সার্ভিং ক্রিজ লাইনের মাঝখান থেকে এবং পার্শরেখা সমান্তরালে টানা হয়; এটি ক্রিজ লাইনের প্রতি পাশের স্থানটিকে দুই ভাগে বিভক্ত করে, ডান এবং বাম কোর্ট হিসাবে পরিচিত। সীমানা রেখাগুলি ১০ মিমি পুরু সাদা টেপ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, মধ্য এবং ক্রিজ রেখাগুলিও চিহ্নিত করতে ১০ মিমি টেপ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
বিধি
বল ব্যাডমিন্টন একটি দলীয় খেলা। বলটি পরিবেশন করা হয় (একপাশের ডান বা বাম কোর্ট থেকে অন্য পাশের বিপরীত কোর্টে পরিবেশন করে)। পরিবেশন ডান কোর্ট থেকে শুরু হয় এবং প্রতিবার একটি পয়েন্ট স্কোর হবার পরে বাম কোর্টে চলে যায়। যে কোনও বিপক্ষ খেলোয়াড় বলটি ফিরিয়ে দিতে পারে। প্রথম ৯ম, ১৮ এবং ২৭তম পয়েন্টের পরে দলগুলি অবস্থান পরিবর্তন করে, পরিবেশনকারী ডান এবং বাম কোর্টের মধ্যে বিকল্প অবিরত রেখে চলে। বলটি কোমরের নীচে থেকে পরিবেশন করা হয়, তারপরে এটি নেট পার হয়ে ওপারের সার্ভি ক্রিজ লাইন পার হয়ে যেতে হবে। একটি ওভারহ্যান্ড পরিষেবা - যদি বলটি আঘাত করার সময় পরিবেশনকারীর কোমরের উপরে থাকে - এটি একটি ভুল। মাটি স্পর্শ করার আগে বলটি অবশ্যই ফিরিয়ে দিতে হবে এবং কোনও খেলোয়াড় পর পর দু'বার বল আঘাত করতে পারে না। অন্য পক্ষ প্রস্তুত না হওয়া অবধি পরিবেশনকারীর পরিবেশন করা উচিত নয়; সাধারণত, গ্রহণকারী দলের খেলোয়াড়রা প্রস্তুত থাকবেন বলে আশা করা হয়। খেলা চলাকালীন খেলোয়াড় খেলার ছেড়ে দিয়ে কোর্ট ছাড়তে পারে না, যদি না কোনও দুর্ঘটনা ঘটে, বা র্যাকেট পরিবর্তন করা, জুতো বেঁধে দেওয়া বা বেল্ট শক্ত করার মতো কাজের জন্য রেফারির অনুমতি ছাড়া। রেফারি সাধারণত খেলোয়াড়ের এই জাতীয় কাজের অনুরোধে সায় দেন, যদি না বলটি খেলার মধ্যে থাকে; তবে, তিনি যদি এই জাতীয় কার্যকলাপকে বিলম্বিত কৌশল হিসাবে বিবেচনা করেন তবে তা অস্বীকার করার চূড়ান্ত অধিকার তাঁর রয়েছে। "পাঁচজনের" টুর্নামেন্টে একটি দল আনুষ্ঠানিকভাবে মনোনীত দশজন খেলোয়াড় নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে পাঁচজন খেলতে থাকে এবং অন্য পাঁচজন দলের পরিচালকের পাশে থাকেন। দ্বৈত টুর্নামেন্টে তিন খেলোয়াড়ের দল ব্যবহার করা হয়। দুটি বা তিনটি গেমের ম্যাচ চলাকালীন তিন খেলোয়াড়ের বিকল্পের অনুমতি দেওয়া হয়। গেমের সময় যে কোনও সময় প্রতিস্থাপন করা যেতে পারে। তিন-গেমের ম্যাচের সেট চলাকালীন বলটি পরিবর্তন করা যাবে না, যদি না এটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
আরো দেখুন
র্যাকেট খেলাধুলা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বল ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
বিষয়শ্রেণী:ভারতের ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা
বিষয়শ্রেণী:ভারতে ব্যাডমিন্টন
বিষয়শ্রেণী:ভিডিও ক্লিপযুক্ত নিবন্ধ | বল ব্যাডমিন্টন |
ডান|থাম্ব|200x200পিক্সেল| ব্যায়াম বল ব্যবহার করে একটি অনুশীলন ক্লাস।
সংযোগ=https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0:SwissBallSquat.JPG|ডান|থাম্ব|200x200পিক্সেল|ব্যায়াম বল বিভিন্ন ধরণের ব্যায়াম সম্পাদনের অনুমতি দেয়।
ব্যায়াম বল, যোগব্যায়াম বল নামে পরিচিত, একটি নরম ইলাস্টিক দিয়ে তৈরি একটি বল, যার ব্যাস প্রায় ৩৫-৮৫ সেমি (১৪-৩৪ ইঞ্চি) এবং বায়ু দিয়ে ভরা। বলের ভালভের কান্ডটি সরিয়ে নতুবা বায়ু ভরাট করে এর বায়ুচাপ পরিবর্তন করা যায়। এটি প্রায়শই শারীরিক থেরাপি, অ্যাথলেটিক প্রশিক্ষণ এবং শারীরিক ব্যায়ামে ব্যবহৃত হয়। এটি ওজন প্রশিক্ষণের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।
বলটি প্রায়শই সুইস বল হিসাবে উল্লেখ করা হয়, এছাড়াও এই বল ভারসাম্য বল, জন্মের বল, দেহ বল, বল, ফিটনেস বল, জিম বল, জিমন্যাস্টিক বল, ফিজিও বল, পাইলেট বল, নাভাল বল, পেজ্জি বল, স্থায়িত্ব বল, সুইডিশ বল বা থেরাপি বল সহ বিভিন্ন নামে পরিচিত।
ইতিহাস
"সুইস বল" হিসাবে পরিচিত দৈহিক বস্তুটি ১৯৬৩ সালে ইতালীয় প্লাস্টিক প্রস্তুতকারক আকুইলিনো কোসানি তৈরি করেছিলেন। তিনি বড় পাঞ্চ-প্রতিরোধক প্লাস্টিকের বল ঢালাইয়ের একটি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছিলেন। সেই বল, যেগুলো "পেজি বল" নামে পরিচিত ছিল, সুইজারল্যান্ডে কর্মরত ব্রিটিশ ফিজিওথেরাপিস্ট মেরি কুইন্টন প্রথম এগুলো নবজাতক এবং শিশুদের চিকিৎসায় ব্যবহার করেছিলেন। পরে, সুইজারল্যান্ডের বাজেলের ফিজিকাল থেরাপি স্কুলের পরিচালক ডাঃ সুসান ক্লেইন-ভোগেলবাখ স্নায়ু-উন্নয়নমূলক চিকিৎসায় শারীরিক থেরাপি হিসাবে বলগুলো ব্যবহার করেছিলেন। "ক্রিয়ামূলক গতিবিজ্ঞান" ধারণার উপর ভিত্তি করে, ক্লেইন-ভোগেলবাখ অর্থোপেডিক বা চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্যায় প্রাপ্ত বয়স্কদের চিকিৎসার জন্য বল কৌশল ব্যবহারের পক্ষে ছিলেন। "সুইস বল" শব্দটি ব্যবহার শুরু হয়েছিল যখন মার্কিন শারীরিক থেরাপিস্টরা সুইজারল্যান্ডের সুবিধাগুলি প্রত্যক্ষ করার পরে উত্তর আমেরিকায় সেই কৌশলগুলি ব্যবহার শুরু করে। ক্লিনিকাল সেটিংয়ে শারীরিক থেরাপি হিসাবে তাদের বিকাশ করা সেই ব্যায়ামগুলি এখন অ্যাথলেটিক প্রশিক্ষণে ব্যবহৃত হয়, সাধারণ ফিটনেস রুটিন এবং যোগব্যায়াম ও পাইলেটসের মতো বিকল্প অনুশীলনের অংশ হিসাবে।
২০১২ সালে, নীল হোউইট ১০টি সুইস বল ৮.৩১ সেকেন্ডে লাফিয়ে পার হয়ে দ্রুততম রেকর্ডটি সম্পন্ন করেন। দুটি সুইস বল সর্বাধিক ২.৩ মিটার দূরত্বে রেখে লাফানোর রেকর্ডটিও ২০১২ সালে নীল তৈরি করেছিলেন।
উপকারিতা
সংযোগ=https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0:Weighted_sit-ups_on_an_exercise_ball.jpg|থাম্ব|একটি মহিলা ব্যায়াম বলের উপর ভারী সিট-আপগুলি করছেন।
একটি শক্ত সমতল পৃষ্ঠে সরাসরি ব্যায়ামের বিপরীতে ব্যায়াম বলের সাথে ব্যায়াম করার একটি প্রাথমিক সুবিধা হ'ল শরীর বলের ভারসাম্যহীনতা বজায় রাখে এবং আরও অনেক পেশী যুক্ত করে। এই পেশীগুলি ভারসাম্য বজায় রাখতে সময়ের সাথে সাথে দৃঢ় হয়। ফিটনেস প্রোগ্রামে ব্যায়াম বল প্রায়শই, মূল দেহের পেশী, যেমন পেটের পেশী এবং পিছনের পেশীতে মনোযোগ দেয়।
অস্থির তলের ব্যবহার মোট ভর না বাড়িয়েও আরও বেশি একক পেশীকে নিয়োজিত করে। একটি অস্থির পৃষ্ঠের উপর ব্যায়াম করার সর্বাধিক সুবিধা হ'ল মূল পেশীর সক্রিয়তা বাড়ানো যায়, ব্যায়াম বলের উপর কার্ল-আপ বা পুশ-আপ এর মতো অনুশীলনগুলি করা যায়। একটি অস্থিতিশীল পৃষ্ঠ রেকটাস অ্যাবডোমিনিস পেশীগুলির সক্রিয়তা বৃদ্ধি করে এবং একটি স্থিতিশীল পৃষ্ঠের তুলনায় ব্যায়ামে আরও বেশি ক্রিয়াকলাপের অনুমতি দেয়। একটি ব্যায়াম বলের উপর কার্ল-আপের মতো অনুশীলনগুলি স্থিতিশীল প্ল্যাটফর্মের ব্যায়ামের তুলনায় প্রচুর পরিমাণে ইলেক্ট্রোমায়োগ্রাফিক (ইএমজি) ক্রিয়াকলাপ (পেশী দ্বারা উৎপাদিত বৈদ্যুতিক ক্রিয়াকলাপ) বাড়ায়। একটি অস্থির পৃষ্ঠের উপর আদর্শ ব্যায়াম যেমন পুশ-আপ, কোর ট্রাঙ্ক স্ট্যাবিলাইজারগুলি সক্রিয় করণে ব্যবহার করা যেতে পারে এবং ফলস্বরূপ ট্রাঙ্কের বৃদ্ধি এবং আঘাত প্রতিরোধী শক্তি সরবরাহ করে।
অন্যান্য ব্যবহার
অতিরিক্ত ব্যায়াম না করে কেবল ব্যায়াম আলে বসে থাকার মাধ্যমে লাভের কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।
এই বড় প্লাস্টিকের বল "বার্থ বল" নামে পরিচিত, বলটি প্রসবকালীন সময়ে ভ্রূণের মাথাটি শ্রোণীতে প্রবেশের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। সটান অবস্থায় বসে থাকলেও ভ্রূণের অবস্থান উন্নয়নে সহায়তা করে এবং মহিলাদের পক্ষে আরও আরামদায়ক। বলের উপর বসে এবং বিছানা, টেবিল বা কোন শক্ত বস্তুতে হাত রেখে পোঁদ আলতো করে দোলানোর ব্যয়াম সংকোচনের সময় মহিলাদের সাহায্য করতে পারে এবং সন্তান প্রসবে প্রাকৃতিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াতে সহায়তা করে।
আরো দেখুন
বায়ুভরা উৎপাদিত পণ্য তালিকা
ঔষধ বল
পিলেটস সংস্কারক
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ব্যায়াম সরঞ্জাম
বিষয়শ্রেণী:বল (ক্রীড়া)
বিষয়শ্রেণী:ইতালীয় উদ্ভাবন | ব্যায়াম বল |
পুনর্নির্দেশ জুটি (ক্রিকেট) | ব্যাটিং জুটি |
মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয়। এ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের মৎস সম্পদ ও প্রাণী সম্পদ নিয়ে কাজ করে। দেশীয় অর্থনীতিতে এ মন্ত্রণালয় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।
সচিব বাংলাদেশের সরকারি প্রশাসনের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা। জনপ্রশাসনের সর্বোচ্চ পদ হলো সিনিয়র সচিব।
বাংলাদেশের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবদের তালিকা
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রণালয় | মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব |
আবদুল করিম একজন বাংলাদেশি সাবেক সরকারি কর্মকর্তা যিনি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন। তিনি আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান।
প্রাথমিক জীবন
আব্দুল করিম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালযয়ের রসায়ন বিভাগ থেকে এমএসসি এবং যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডেভেলপমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।
কর্মজীবন
আবদুল করিম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরিজীবন শুরু করে তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ৯ এপ্রিল ২০০৫ সাল থেকে ২৫ জানুয়ারি ২০০৬ সাল পর্যন্ত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান। এর আগে তিনি টানা দুইবার গ্রীণ ডেল্টা ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান এবং ব্র্যাকের উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বাংলাদেশ স্কাউটস এবং বাংলাদেশ টেবিল টেনিস ফেডারেশনের সঙ্গেও যুক্ত আছেন আব্দুল করিম।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সাবেক সচিব
বিষয়শ্রেণী:চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী | আবদুল করিম (সচিব) |
ল্যাংড়ি "নন্দিয়াত্মম" হিসাবে পরিচিত পাণ্ড্য রাজবংশের সময়ের ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় মাঠের খেলা, এটি এক্কাদোক্কার অনুরূপ একটি খেলা । মারাঠি বৈশিষ্ট্যর সাথে মিল রেখে মারাঠিরা একে খেলা হিসাবে প্রচলন করেছে।
খেলাটি জনপ্রিয় করার প্রচেষ্টা
খো খো, ভলিবল এবং জিমন্যাস্টিক্সের মতো খেলাগুলির প্রশিক্ষণে ল্যাংড়ি দরকারী বলে মনে করা হয়। ভারতের জাতীয় ল্যাংড়ি ফেডারেশন ২০১০ সালে জাতীয় স্বীকৃতি লাভ করে।
মহারাষ্ট্রে ল্যাংড়ি শিশুদের একটি জনপ্রিয় খেলা, এটিকে সব খেলার ভিত্তি হিসাবে বর্ণনা করা হয়। ভারতের ল্যাংড়ি ফেডারেশন এর সম্পাদক সুরেশ গান্ধী স্বীকার করেন যে ল্যাংড়ি খেলা আর্থিকভাবে লাভজনক নয়। অংশীদারদের নিজস্ব সংস্থান থেকে তহবিলের ব্যবস্থা করতে হয়। মুম্বই বিশ্ববিদ্যালয় হলো কলেজ পর্যায়ে ল্যাংড়ি প্রবর্তনকারী প্রথম ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, নারী শিক্ষার্থীদের জন্য এইভাবে ঐতিহ্যবাহী খেলাটি পুনরুজ্জীবিত করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ৭০০ টি কলেজে পাঁচ লাখ মেয়ে পড়াশোনা করে । আহমেদাবাদের একটি স্কুল সি. এন. বিদ্যামন্দির ল্যাংড়ির মতো ঐতিহ্যবাহী খেলায় অংশগ্রহণকে উৎসাহ দেয় কারণ এই খেলাগুলি খেলতে কম খরচ হয় এবং বৈদ্যুতিক গণমাধ্যম এবং গেমসে আসক্ত শিশুদেরকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সতেজ করে। মহারাষ্ট্র টাইমস এর মহেশ বিচারের মতে, মুম্বাইয়ের ধর্মনিরপেক্ষ এবং খ্রিস্টান প্রতিষ্ঠান উভয় দ্বারা পরিচালিত ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়গুলিতে ল্যাংড়ির মতো ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলাকে অবহেলা করার প্রবণতা রয়েছে। ক্রীড়া ভারতীর জাতীয় সভাপতি চৌহান জোর দিয়ে বলেছেন, সুস্থ তরুণ-তরুণী তৈরি করতে সংগঠনটি ল্যাংড়ির মতো ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলাকে পুনরজ্জীবিত করার চেষ্টা করবে। ক্রীড়া ভারতী এমন একটি সংস্থা যারা ভারতে খেলাধুলা সম্প্রসারণ করে। অরুণ দেশমুখের মতে এটি ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন এর স্বীকৃতির পাইপলাইনে রয়েছে। এই স্বীকৃতির ফলে ছাড় দেওয়া রেলভ্রমণের মতো সুবিধাগুলি পাওয়া যাবে ফলে খেলাটির বিকাশ নিশ্চিত হবে।
প্রবাসী ভারতীয়রা থাইল্যান্ডের মতো অন্যান্য দেশে ল্যাংড়িকে জনপ্রিয় করার প্রয়াসে যুক্ত রয়েছে। আন্তর্জাতিকভাবে আগ্রহ বাড়ানোর জন্য খেলাটির ভিডিও চিত্র তৈরি করা হয়েছে।
সংক্ষিপ্ত নিয়মাবলী
অখিল মহারাষ্ট্র শিররিক শিক্ষা মন্ডল এই খেলার নিয়মকে প্রমিত করেছে।
ল্যাংড়ি একটি দলগত খেলা। দুটি দলের মধ্যে খেলা হয়, প্রতিটি দলে ১২ জন খেলোয়াড় এবং তিনজন অতিরিক্ত খেলোয়াড় থাকে। একটি খেলা ৩৬ মিনিট স্থায়ী হয়। খেলাটি ৯ মিনিটের চারটি অর্ধে অনুষ্ঠিত হয়। টসে জয়ি দল প্রতিরোধ করে। আক্রমণকারী দলটি পশ্চাদ্ধাবক পাঠায় যারা এক পায়ে লাফিয়ে প্রতিরোধকারীদের পিছু নিয়ে ধরার বা ছোঁয়ার চেষ্টা করে। পশ্চাদ্ধাবকরা যতক্ষণ এক পায়ে থাকে ততক্ষণ তারা মাঠে চলতে পারে। যদি মাঠ থেকে সরে যায় বা কোনও লাইন অপরাধ করে তাহলে প্রতিরোধকারীদের আউট ঘোষণা করা হয়। যে দল সবচেয়ে বেশি প্রতিরোধকারকে ধরতে পারে তাদের বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
জাতীয় প্রতিযোগিতা
চতুর্থ জাতীয় পুরুষ ও মহিলা ল্যাংডি চ্যাম্পিয়নশিপ ২০১৩ সালের মে মাসে চণ্ডীগড়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতের ঐতিহ্যবাহী খেলা
বিষয়শ্রেণী:ভারতে উদ্ভূত খেলা
বিষয়শ্রেণী:মহারাষ্ট্রের সংস্কৃতি | ল্যাংড়ি (খেলা) |
টপস্পিনার হলেন ক্রিকেটের এমন এক বোলার যিনি হয় কব্জি স্পিন অথবা আঙুলের স্পিন বোলিং করতে পারেন। উভয় ক্ষেত্রেই বোলার তাঁর হাত থেকে ছাড়ার আগে নিজের হাতের আঙ্গুলের মোচড় দিয়ে বলটিতে শীর্ষ স্পিন প্রয়োগ করে দেন। উভয় ক্ষেত্রেই টপস্পিনারের হাত থেকে ছাড়া পাওয়া বলটি - কব্জি স্পিনারের ক্ষেত্রে হয়ে যায় তাঁর গুগলি এবং আঙুলের স্পিনারের ক্ষেত্রে হয়ে যায় তাঁর দুসরা।
এডি ‘স্পিনের রাজা’ ম্যাকগুইয়ার এবং ২০২০ সালের জন্য স্পিনার ক্লাবের শীর্ষস্থান লাভ করেছে কলিংউড ফুটবল ক্লাব।
মেকানিক্স
টপস্পিনার তাঁর আঙ্গুলকে শীর্ষ এনে এমনভাবে বলটিকে মুক্ত করেন যে সেটি ঘূরতে ঘূরতে ব্যাটসম্যানের দিকে বাতাসে ভর করে উড়ন্তভাবে (ফ্লাইট) এগিয়ে যায়। বলের ঘূর্ণনশীল অগ্রগতি বাতাসে এগোনোর সময় বাধাগ্রস্ত হলেও বলের নীচের অংশ তাকে বাতাসে এগোতে সহায়তা করে। বলের ওপরে এবং নীচে বায়ুচাপের এই পার্থক্য (ম্যাগনাস এফেক্ট নামে বর্ণিত) একটি নিম্নগামী বল প্রয়োগ করে যার অর্থ বলটি স্বাভাবিকের চেয়ে আগে এবং দ্রুততার সঙ্গে পতনশীল হয়।
ক্রিকেটীয় শর্তে এর অর্থ দাঁড়ায় বলটি তুলনায় স্বল্প দূরত্বে দ্রুততার সঙ্গে পড়ে এবং ব্যাটসম্যানের প্রত্যাশার তুলনায় সেটি উচ্চতর বাউন্সযুক্ত হয়। এই বৈশিষ্ট্যগুলিকে একত্রে ক্রিকেটীয় পরিভাষায় বলা হয় "লুপিং" বা "লুপী" বল ছাড়া (ডেলিভারী)। এছাড়াও কব্জি স্পিন এবং আঙুলের স্পিন -এ স্টক ডেলিভারির তুলনায় বলটি প্রায় সোজা দিকে চালিত হয়ে বামে বা ডানদিকে ভেঙ্গে যেতে প্রভাবিত হয়। বিশেষ করে স্টক ডেলিভারীর সাথে এই ভঙ্গীমাটির খুব মিল থাকায় কোনও ব্যাটসম্যান সহজেই এই ধরনের বল দ্বারা প্রতারিত হতে পারেন। স্টক ডেলিভারীর তুলনায় এই বলের উড়ান (ফ্লাইট) আরও গভীর হওয়ার কারণে প্রত্যাশার চেয়ে বলটি মাটিতে ব্যাটসম্যানের থেকে কম দূরত্বে পড়ে। বেশিরভাগ সময় উত্থানের এই বর্ধিত কোণটি বাড়তি বাউন্সের সাথে ঘটে। তখন এই বলকে আক্রমণ করা বিশেষ কঠিন হয়ে পড়ে। কৌশলগতভাবে টপ স্পিনার এই গভীর ও অতিরিক্ত বাউন্স প্রয়োগ করার আগে ব্যাটসম্যানকে সামনে এগিয়ে নিয়ে আসতে প্রলুব্ধ করেন। বিশেষ করে ব্যাটসম্যান সুইপ অথবা ড্রাইভ মারতে গেলে বাড়তি বাউন্সের দ্বারা পরাজিত হতে পারেন এবং ক্যাচ উঠে যেতে পারে। তবে কোনও অপ্রস্তুত নরম উইকেটে বলের স্পিন প্রকৃতপক্ষে হ্রাসপ্রাপ্ত হয়ে ঢিমে হয়ে চালিত হয়। সেটি আবার ব্যাটসম্যানের মোকাবেলার পক্ষেও কঠিন ডেলিভারি হয়ে পড়ে।
আঙুলের স্পিন
টপস্পিনারদের একটি সাধারণ প্রকারভেদ হ'ল আঙুলের স্পিনের অস্ত্র। এ রকম ডেলিভারির সর্বাধিক প্রচলিত পদ্ধতি হ'ল হাতের পাশ দিয়ে ব্যাটসম্যানের দিকে হাতকে তাক করে স্টক ডেলিভারির চেয়ে আরও ভালভাবে বাহু দিয়ে বল ডেলিভারী করা হয় এবং বলটিকে প্রথম আঙুলের সাহায্যে বাইরে ছেড়ে দেওয়া হয়। এইভাবে বলটি সরাসরি ব্যাটসম্যানের দিকে স্পিন করে। তবে মুত্তিয়া মুরালিধরন ব্যবহৃত দ্বিতীয় পদ্ধতিটিতে হাত আরও ঘোরানো হয় যাতে হাতের পিছনের দিকটি ব্যাটসম্যানের মুখোমুখি দিকে হয়ে যায়; তার পরে কব্জির মোচড় দিয়ে বলটিকে প্রচুর পরিমাণে স্পিন দেওয়া হয়। ডানহাতি অফস্পিনার বোলার পিচের অন অথবা অফ-স্টাম্পের বাইরে এই ডেলিভারিটি দিয়ে থাকেন। তাঁর প্রত্যাশা থাকে ব্যাটসম্যান বাঁকে খেলবেন এবং ব্যাটের কিনারায় লেগে উইকেটের পিছনে বলটি (ক্যাচযোগ্য) যাবে। ব্যাটের অভ্যন্তর প্রান্তে লাগিয়ে পরাস্ত করে বোল্ড বা এলবিডব্লিউ করার উদ্দেশ্যে বাঁহাতি অর্থোডক্স বোলার সাধারণত মিডল স্টাম্পে বলটি করেন। মুত্তিয়া মুরালিধরন, টিম মে এবং হরভজন সিং এর মতো অফস্পিনার এই ডেলিভারী প্রায়ই ব্যবহার করতেন।
কব্জি স্পিন
টপস্পিনারদের আর একটি প্রকারভেদ হ'ল কব্জি স্পিনের অস্ত্র এবং সাধারণত স্টক ডেলিভারীতে দক্ষতা অর্জনের পরে তরুণ কব্জি স্পিন বোলারকে তাঁর প্রথম প্রকরণটি শেখানো হয়। এ রকম ডেলিভারির সর্বাধিক প্রচলিত পদ্ধতিটি হ'ল হাতের পাশ দিয়ে ব্যাটসম্যানের দিকে হাতকে তাক করে বলটি স্টক ডেলিভারির চেয়ে আরও উচ্চতায় বাহু দিয়ে ডেলিভারি করা হয় এবং বলটিকে তৃতীয় আঙুল থেকে এমনভাবে ছেড়ে দেওয়া হয় যেন সেটি স্পিন করে সরাসরি ব্যাটসম্যানের দিকে যায়। ডানহাতি লেগস্পিন বোলার সাধারণত মিডল স্টাম্পে বলটি ডেলিভারি দেন। এই ভাবে বোলার ব্যাটের অভ্যন্তর প্রান্তকে পরাস্ত করে বোল্ড বা এলবিডব্লিউ লাভের চেষ্টা করেন। বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যানের কাছে তিনি বলটি দিয়ে ব্যাটের বাইরের প্রান্তে স্পর্শ করানোর চেষ্টা করেন এবং ব্যাটসম্যানকে ক্যাচ করে আউট করার জন্য তা ব্যবহার করেন। শেন ওয়ার্ন এবং অনিল কুম্বলে এর মতো আধুনিক কব্জি স্পিনার প্রায়ই এই ধরনের বল করতেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বোলিং (ক্রিকেট)
বিষয়শ্রেণী:ক্রিকেট পরিভাষা | টপস্পিনার |
প্যাট্রিসিয়া জুড ফ্রান্সিস কেনসিট (জন্ম ৪ মার্চ ১৯৬৮ ) একজন ইংরেজি অভিনেত্রী, গায়ক, মডেল এবং প্রাক্তন শিশু তারকা তিনি ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত অষ্টম ওয়ান্ডার ব্যান্ডের প্রধান গায়ক ছিলেন। ২০০৪ এবং ২০০৬ এর মধ্যে ক্যানসিট আইটিভি সোপ অপেরা ইমেরডালে সিনে কিংয়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। এরপরে, তিনি ফাই মর্টনকে বিবিসি ওয়ান মেডিকেল ড্রামা হলবি সিটিতে ২০০৭ থেকে ২০১০ অবধি এবং ২০১৯ এর একটি পর্বের জন্য অভিনয় করেছিলেন। কেনসিত সংগীতশিল্পীদের ড্যান ডোনভান, জিম কের, লিয়াম গ্যালাগার এবং জেরেমি হিলির সাথে বিয়ে করেছেন।
প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা
প্যাটসি কেনসিট জন্মগ্রহণ করেছিলেন সালের ৪ মার্চ ১৯৬৮ জেমস হেনরি কেনসিট (১৯১৫ - সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ ) এবং মার্গারেট রোজ ডুহান (১৯৩৫ - ডিসেম্বর ১৯৯৩), যাঁর স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে আয়ারল্যান্ডের বাসিন্দা। কেনসিতের এক বড় ভাই জেমি জন্মগ্রহণ করেছেন ১৯৬৩ সালে। তার মা একজন প্রচারক ছিলেন; তার বাবা লন্ডনের কুখ্যাত গ্যাংস্টারদের ক্রেইনের যোদ্ধাদের সহযোগী ছিলেন। "জিমি দি ডিপ" নামে পরিচিত, তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী রিচার্ডসনের পক্ষেও কাজ করেছিলেন, এই চক্রের জন্য দীর্ঘ সংস্থা চালিয়েছিলেন। কেনসিটের জন্মের আগে তিনি কারাগারে সময় দিয়েছিলেন; তিনি বিশ্বাস করতেন যে তিনি একজন প্রাচীন শিল্পী ব্যবসায়ী। কেনসিতের বাবা-মা ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত বিয়ে করেননি। তার পিতামহ দাদু ছিলেন ডাকাত এবং নকলকারী। তিনি নিউল্যান্ড হাউজ স্কুল, সেন্ট ক্যাথেরিন স্কুল, টিকেনহ্যাম এবং করোনার থিয়েটার স্কুলটিতে পড়াশোনা করেছেন ।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ টেলিভিশন অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ মঞ্চ অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ সোপ অপেরা অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ রোমান ক্যাথলিক
বিষয়শ্রেণী:আইরিশ বংশোদ্ভূত ইংরেজ ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ নারী মডেল
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ শিশু অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর ইংরেজ অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ইংরেজ অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৮-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:এইচকার্ডের সাথে নিবন্ধসমূহ
বিষয়শ্রেণী:আইরিশ বংশোদ্ভূত অভিনেত্রী | প্যাটসি কেনসিট |
ভলিবল ১৮ মিটার(৫৯ ফুট) লম্বা ও ৯ মিটার(২৯.৫ ফুট) চওড়া কোর্টে খেলা হয়, যা একটি নেট দ্বারা দুটি ৯ মিটার অর্ধে বিভক্ত। নেটটি চওড়ায় ১ মিটার এবং এর শীর্ষ প্রান্ত কোর্টের কেন্দ্রের ভূমি থেকে ২.৪৩মি(পুরুষদের জন্যে) ও ২.২৪মি(নারীদের জন্যে) উচ্চতায় অবস্থিত। যদিও শিশু- কিশোর ও বয়স্কদের জন্যে উচ্চতার প্রয়োজনমতো পরিবর্তন ঘটে। চামড়ার বলের পরিধি ৬৫ থেকে ৬৭ সেন্টিমিটার এবং ওজন ২৬০ থেকে ২৮০ গ্রাম।
ভলিবল খেলার নিয়ম-কানুন
ভলিবল খেলার নিয়ম-কানুন
অন্যান্য খেলার মত ভলিবল খেলায়ও টস হয়, টস বিজয়ী দল হয় সার্ভিস করবে বা কোর্ট পছন্দ করবে। একজন করে রেফারী, আম্পায়ার, স্কোরার এবং দুজন লাইন জাজ দ্বারা খেলা পরিচালনা করা হয়। খেলা চলাকালীন বলকে বিপক্ষের কোর্টে পাঠানোর জন্য একদল সর্বাধিক তিনবার বলটিতে স্পর্শ বা আঘাত করতে পারবে। একজন খেলোয়াড় পরপর দুইবার বলে স্পর্শ করতে পারবে না। সার্ভিস করার সময় একবারেই বলকে বিপক্ষের কোর্টে পাঠাতে হবে। শরীরের যে কোনো অংশ দিয়ে বলে আঘাত করতে পারবে, আগে শুধু হাত ব্যবহার করে বল পারাপার/ আঘাত করা যেত । সার্ভিসের বল যদি নেট স্পর্শ করে বিপক্ষকোর্টে যায় তাহলে সঠিক বলে ধরা হয়।
ভলিবল খেলার সময়
১২ জন খেলোয়াড় নিয়ে একটি দল গঠিত হবে। মাঠে ৬ জন খেলোয়াড় নিয়ে খেলতে হবে। প্রতি সেটে সর্বাধিক ৬ জন খেলোয়াড় বদল করা যাবে। খেলা আরম্ভের সময় সামনের সারিতে ৩ জন ও পেছনের সারিতে ৩ জন খেলোয়াড় দাঁড়াবে। যে দল সার্ভিস করে সেই দল যদি বলটির র্যালির সমাপ্তি নিজেদের পক্ষে রাখতে পারে অর্থাৎ নিজেদের কোর্টে বলকে মাটি ছুঁতে না দেয় বা নেট পার করে প্রতিপক্ষের কোর্টের বাইরে না ফেলে তবে একটি পয়েন্ট লাভ করবে। আর র্যালির সমাপ্তি যদি বিপক্ষ দলের পক্ষে যায় তাহলে সার্ভিসের দিক পরিবর্তন হয়।
যে দল আগে কমপক্ষে ২ পয়েন্টের ব্যবধানে ২৫ পয়েন্ট অর্জন করবে, সে দল সেট বিজয়ী হবে। যদি উভয় দলের পয়েন্ট ২৪-২৪ হয় তাহলে এক্ষেত্রে ডিউস হবে এবং ২ পয়েন্টের ব্যবধান না হওয়া পর্যন্ত খেলা চলতে থাকবে। তবে পঞ্চম সেটে যে দল আগে ২ পয়েন্টের ব্যবধানে ১৫ পয়েন্ট অর্জন করবে, সে দল বিজয়ী হবে। আর যদি উভয় দলের পয়েন্ট ১৪-১৪ হয়, তাহলে ২ পয়েন্টের ব্যবধান না হওয়া পর্যন্ত খেলা চলতে থাকবে। ভলিবল প্রতিযোগিতায় ৫টি সেটের মধ্যে যে দল ৩টি সেটে জয়লাভ করবে সে দলই বিজয়ী হবে। প্রতি সেট শেষ হওয়ার পর উভয় দল রেফারীর সংকেতে কোর্ট বদল করবে।
তথ্যসূত্র | ভলিবল (বল) |
পুনর্নির্দেশ রহকিম কর্নওয়াল | রকিম কর্নওয়াল |
ফেয়ারলেস অ্যান্ড ইউনাইটেড গার্ড যা ফৌজি নামে পরিচিতি।এটি মাল্টিপ্লেয়ার অ্যাকশন গেম যা বেঙ্গালুরু সদর দফতর এনক্রোর গেমস দ্বারা নির্মিত হচ্ছে।
উন্নয়ন
গেমটি বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার তার টুইটার এবং ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টগুলির মাধ্যমে ৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ এ প্রকাশের ঘোষণা করেছিলেন এবং আশা করা হচ্ছে এটি অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস-এ পাওয়া যাবে। গেমের টিজারটি প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথে, গেমটির এমন একটি স্তর থাকবে বলে আশা করা হয়েছিল যা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণের (এলএসি) লাইন ধরে ভারত ও চীনা সেনাবাহিনীর মধ্যে গালওয়ান উপত্যকার সংঘাতের অনুকরণ করে। প্রচারকরা দাবি করেছেন যে এই গেমটির উদ্দেশ্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আত্মনির্ভর ভারত আন্দোলনকে সমর্থন করা হয়েছে।
গেমের প্রচারক অক্ষয় কুমার এবং বিশাল গন্ডল ঘোষণা দিয়েছিলেন যে গেমটি থেকে প্রাপ্ত নিট আয়ের ২০% ভারত ভারত বীর ট্রাস্টকে দান করা হবে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অ্যানড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম) গেম
বিষয়শ্রেণী:মাল্টিপ্লেয়ার ভিডিও গেম
বিষয়শ্রেণী:ওপেন ওয়ার্ল্ড ভিডিও গেম
বিষয়শ্রেণী:কৌশলগত শ্যুটার ভিডিও গেম
বিষয়শ্রেণী:কাল্পনিক দ্বীপে ভিডিও গেম সেট
বিষয়শ্রেণী:উইন্ডোজ গেম
বিষয়শ্রেণী:এক্সবক্স ওয়ান গেম
বিষয়শ্রেণী:আইওএস গেম
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় গেমসমূহ | ফেয়ারলেস অ্যান্ড ইউনাইটেড গার্ড- ফৌজি |
পুনর্নির্দেশআহমদ আবদুল কাদের | Ahmad Abdul Qader |
পুনর্নির্দেশ ইসলামের নবি ও রাসুল | ইসলামের নবী ও রাসূল |
সেপেক্যাট জাগুয়ার একটি অ্যাংলো-ফরাসি আক্রমণ জেট বিমান, যা মূলত ব্রিটিশ রয়েল এয়ার ফোর্স ও ফরাসী বিমানবাহিনী ঘনিষ্ঠ বিমান সমর্থনে এবং পারমাণবিক স্ট্রাইক ভূমিকার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি এখনও ভারতীয় বিমানবাহিনীতে সংস্কারের আকারে ব্যবহার করা হচ্ছে।
প্রাথমিকভাবে ১৯৬০-এর দশকে হালকা স্থল আক্রমণ ক্ষমতা সহ জেট প্রশিক্ষক বিমান হিসাবে কল্পনা করা হয়, শীঘ্রই বিমানের প্রয়োজনীয়তা পরিবর্তিত হয়ে সুপারসনিক কর্মক্ষমতা, পুনর্বিবেচনা ও কৌশলগত পারমাণবিক স্ট্রাইকের ভূমিকা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফরাসী বিমানবাহিনীর জন্যও ক্যারিয়ার-ভিত্তিক বৈকল্পের পরিকল্পনা করা হয়, তবে সস্তার ডাসল্ট সুপার স্ট্যান্ডার্ডের কারণে এটি বাতিল করা হয়। উড়োজাহাজটি প্রথম বড় যৌথ অ্যাংলো-ফরাসী সামরিক বিমান কর্মসূচীগুলির মধ্যে একটি, ব্রুগুয়েট ও ব্রিটিশ এয়ারক্রাফ্ট কর্পোরেশনের মধ্যে একটি যৌথ উদ্যোগ সিপেক্যাট (সোসাইটি ইউরোপেন ডি প্রোডাকশন ডি ল'ভিয়েশন ইকোলে দে কম্ব্যাট এট ডি'পুই ট্যাকটিক) দ্বারা তৈরি করা হয়।
জাগুয়ার ভারত, ওমান, ইকুয়েডর ও নাইজেরিয়ায় রফতানি করা হয়। বিভিন্ন বিমানবাহিনীর সাথে জাগুয়ার মৌরিতানিয়া, চাদ, ইরাক, বসনিয়া এবং পাকিস্তানে অসংখ্য বিরোধ ও সামরিক অভিযানে ব্যবহৃত হয়, পাশাপাশি শীতল যুদ্ধ ও এর বাইরেও যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও ভারতের জন্য প্রস্তুত পারমাণবিক সরবরাহ প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে। উপসাগরীয় যুদ্ধে জাগুয়ার নির্ভরযোগ্যতার জন্য প্রশংসিত হয় এবং এটি মূল্যবান জোট সম্পদ ছিল। বিমানটি ফরাসি এয়ার ফোর্সের সাথে মূল স্ট্রাইক / আক্রমণ বিমান হিসাবে ২০০৫ সালের ১ জুলাই অবধি এবং রয়্যাল এয়ার ফোর্সের সাথে ২০০৭ সালের এপ্রিলের শেষ অবধি দায়িত্ব পালন করে। এটি আরএএফ-এর পানাভিয়া টর্নেডো ও ইউরোফাইটার টাইফুন এবং ফরাসী বিমানবাহিনীতে ডাসাল্ট রাফাল দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:দ্বৈত-ইঞ্জিন
বিষয়শ্রেণী:ফ্রান্স-যুক্তরাজ্য সম্পর্ক | সেপেকাট জাগুয়ার |
পুনর্নির্দেশ জর্ডান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | জর্দান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন |
পুনর্নির্দেশ দিগন্তের রহস্যসমূহ | দ্য মিস্টেরিজ অব দ্য হরাইজন |
পুনর্নির্দেশ ভুটানের জাতীয় পতাকা | ভূটানের জাতীয় পতাকা |
পুনর্নির্দেশ ২০০৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ভুটান | ২০০৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ভূটান |
পুনর্নির্দেশ পারো, ভুটান | পারো, ভূটান |
পুনর্নির্দেশ ভুটানে অবস্থিত কূটনৈতিক মিশনের তালিকা | ভূটানে অবস্থিত কূটনৈতিক মিশনের তালিকা |
পুনর্নির্দেশ লব | লব (রামায়ণ) |
পুনর্নির্দেশ আফগানিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল | Afghan cricket team |
ইউরোস্পোর্ট একটি ইউরোপীয় টেলিভিশন ক্রীড়া নেটওয়ার্ক। এটি ডিসকভারি ইনকর্পোরেশনের পরিচালনা ও মালিকানাধীন। ডিসকভারি ২০১২ সালের ডিসেম্বরে ২০ শতাংশ সংখ্যালঘিষ্ঠ শেয়ার কিনে নেয়। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে টিএফওয়ান এর সঙ্গে একত্রে এটি ইউরোস্পোর্টের ৫১% শেয়ার ক্রয় করে। ২০১৫ সালের ২২ জুলাই ইউরোস্পোর্ট টিএফওয়ানের অবশিষ্ট ৪৯% শেয়ার কিনে নিতে সম্মত হয়।
ইউরোস্পোর্টের অনেকগুলো খেলার অধিকার বিদ্যমান। কিন্তু উচ্চমূল্যের লিগগুলো সাধারণত এতে সম্প্রচারিত হয় না। এর একটি ব্যতিক্রম হলো ২০১৮ ও ২০২২ সালের অলিম্পিক গেমস। ২০১৫ সালে ইউরোস্পোর্ট ১.৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে এর সম্প্রচারস্বত্ব কিনে নেয়। এর ফলে ২০১৮ সালে ইউরোপের অধিকাংশ এলাকা ও ২০২২ সালে যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত অলিম্পিক ম্যাচ সম্প্রচারের অধিকার লাভ করে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এটি একই ফুটেজ সম্প্রচার করে। উপস্থাপকের পরিবর্তে পর্দায় দৃশ্যমান নয় এরূপ ধারাভাষ্যকার চ্যানেলটি ব্যবহার করে থাকে। এর ফলে একই ভিজুয়াল ফিড বা দৃশ্যমান চিত্র একাধিক ভাষায় সম্প্রচার করা সম্ভব হয়। এতে করে প্রযোজনা ব্যয়ও হ্রাস পায়।
ইউরোস্পোর্ট অল ইংল্যান্ড ক্লাবের সাথে কৃত চুক্তির আওতা সম্প্রসারণ করেছে। এর ফলে আরো ১৬টি দেশে সরাসরি উইম্বলডন ম্যাচ সম্প্রচার করা সম্ভব হবে। এই চুক্তির মেয়াদ তিন বছর। এর ফলে দর্শকরা ইউরোস্পোর্টের সাহায্যে চারটি গ্র্যান্ড স্লাম দেখতে সক্ষম হবেন।
৫৪টি দেশ ও ২০টি ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় ইউরোস্পোর্ট সম্প্রচারিত হয়। ১৯৮৯ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ইউরোপীয় স্যাটেলাইটে এটি প্রথম সম্প্রচারিত হয়। ১৯৯০ এর দশকে এটি দ্য কোয়ান্টাম চ্যানেলের সঙ্গে সময় ভাগাভাগি করে।
২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারতে ডিসকভারি ডিএস স্পোর্টস নামে ক্রীড়া চ্যানেলের সম্প্রচার শুরু করে। ২০২০ সালে ইউরোস্পোর্ট নামে এটির পুনঃনামকরণ করা হয়। এসডি ও এইচডি সংস্করণেও চ্যানেলটি দেখা যায়।
ইতিহাস
ইউরোস্পোর্ট সৃষ্টির পূর্বেই ইউরোপীয় সম্প্রচার জোট (ইউরোপিয়ান ব্রডকাস্টিং ইউনিয়ন) বিভিন্ন খেলার সম্প্রচারস্বত্ব ক্রয় করতে শুরু করে। এতৎসত্ত্বেও এর সদস্যরা ক্রয়কৃত খেলাগুলোর সামান্য অংশই দর্শকদের দেখাতে সক্ষম হত। এ থেকেই ইউরোস্পোর্ট গঠনের সিদ্ধান্ত ক্রয় করা হয়। স্কাই টেলিভিশন পিএলসি বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে বাছাই করা হয়। ১৯৮৯ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি স্কাই টেলিভিশন পিএলসি-কে বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে নির্বাচন করা হয়। এটি ইউরোপীয় কেবল ব্যবস্থায় স্কাই চ্যানেলকে প্রতিস্থাপিত করার প্রত্যয় নিয়ে যাত্রা শুরু করে। অপরদিকে স্কাই চ্যানেল শুধু ইংল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডে খেলা সম্প্রচারের দিকে অভিনিবেশ প্রদান করে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ইউরোস্পোর্ট
বিষয়শ্রেণী:যুক্তরাজ্যের ক্রীড়া টেলিভিশন চ্যানেল | ইউরোস্পোর্ট |
দুবার বল আঘাত করা, বা "দুবার-আঘাত", হল ক্রিকেট খেলায় আউটের একটি পদ্ধতি। আধুনিক ক্রিকেটে এইভাবে আউটের ঘটনাটি খুব বিরল।
সংজ্ঞা
ক্রিকেটের আইনের ধারা ৩৪.১য়ে বলা হয়েছে:
৩৪.১ দুবার বল আঘাত করায় আউট
৩৪.১.১ দুবার বল আঘাত করে স্ট্রাইকার ব্যাটসম্যান আউট হবে যদি, বলটি খেলার মধ্যে থাকাকালীন, এটি তার শরীরের যে কোনও অংশকে আঘাত করে বা তার ব্যাটে আঘাত করে এবং, কোন ফিল্ডার দ্বারা বলটি স্পর্শ করার আগে, স্ট্রাইকার ইচ্ছাকৃতভাবে তার ব্যাট বা শরীর দিয়ে এটি আবার আঘাত করে, একমাত্র ব্যাট না ধরা হাতে তার উইকেট রক্ষার উদ্দেশ্য ব্যতীত।
৩৪.১.২ এই আইনের কাছে ‘আঘাতপ্রাপ্ত’ বা ‘আঘাত করা'- স্ট্রাইকারের শরীরের সাথে সংযোগও অন্তর্ভুক্ত।
কোনও খেলোয়াড় তার স্টাম্পগুলিকে আঘাত করা থেকে আটকাতে বলটিকে দুবার আঘাত করতে পারে কিন্তু যে হাতে ব্যাট আছে সেই হাত দিয়ে এটি করা যাবেনা এবং ক্যাচ ধরা আটকাতেও করা যাবেনা (সে ক্ষেত্রে তারা মাঠে প্রতিবন্ধকতা নিয়মে আউট হবে)। বোলার এই উইকেটের কৃতিত্ব পায় না।
ইতিহাস
ক্রিকেটকে প্রায়শই একটি মৃদু বিনোদনমূলক খেলা বলে মনে করা হয় কিন্তু এর চূড়ান্ত সহিংসতার ইতিহাস রয়েছে। ক্রিকেটের প্রথম দিনগুলিতে, যখন আধুনিক নিয়মের সর্বজনীন প্রভাব ছিল না, ব্যাটসম্যানরা আউট হওয়া থেকে বাঁচতে অনেক কিছু করে ফেলত। তারা ফিল্ডারদের বাধা দিত বল ধরতে এবং নিজের উইকেট সংরক্ষণের জন্য তারা যতবার পারে ততবার বলটিকে আঘাত করত। একাধিক ক্ষেত্রে এর মারাত্মক পরিণতি হয়েছিল এবং, শেষ পর্যন্ত, ব্যাটসম্যানদের করা শারীরিক আক্রমণ থেকে ফিল্ডারদের বাঁচাতে কঠোর নিয়ম চালু করা হয়েছিল।
১৬২২ সালে, পশ্চিম সাসেক্সের চিচেস্টারের কাছে বক্সগ্রোভে একাধিক প্যারিশবাসীর (নির্দিষ্ট গির্জার যাজকপল্লীর বাসিন্দা) বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল, ৫ মে রবিবার, একটি গির্জার উঠোনে ক্রিকেট খেলার অভিযোগে। মামলা করার তিনটি কারণ ছিল: একটি হল এটি স্থানীয় উপ-আইন লঙ্ঘন করেছিল; অন্য একটি কারণ ছিল গির্জার জানলার কাঁচ ভাঙার উদ্বেগ নিয়ে; তৃতীয়টি ছিল "একজন অভিজাতবংশীয় তরুণ ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে তার মাথা ফাটিয়ে দিতে গিয়েছিল"।
পরবর্তী পরিস্থিতিটি হয়েছিল কারণ সেই সময়কার নিয়মে ব্যাটসম্যান একাধিকবার বলে আঘাত করতে পারত আর তাই ব্যাটসম্যানের কাছে ফিল্ডিং করা খুব ঝুঁকিপূর্ণ ছিল, পরবর্তী দুটি ঘটনা এটি প্রমাণ করছে।
১৬২৪ সালে, পূর্ব সাসেক্সের হর্স্টেড কেইনসে একটি প্রাণঘাতী ঘটনা ঘটেছিল। ব্যাটসম্যান এডওয়ার্ড টাই, কট আউট থেকে বাঁচতে বলকে দ্বিতীয়বার মারতে গিয়ে জ্যাস্পার ভিনাল নামক একজন ফিল্ডারের মাথায় আঘাত করেছিল। ভিনাল ছিল ক্রিকেটের মাঠে প্রথম বলি। বিষয়টি করোনারের আদালতে লিপিবদ্ধ হয়েছিল, আদালত রায় দিয়েছিল এটি দুর্ঘটনাজনিত হত্যা।
১৬৪৭ সালে, পশ্চিম সাসেক্সের সেলসিতে আর একটি প্রাণঘাতী ঘটনা নথিবদ্ধ করা হয়েছিল। ব্যাটসম্যান দ্বিতীয়বার বলটি মারার চেষ্টা করায় হেনরি ব্র্যান্ড নামক একজন ফিল্ডারের মাথায় আঘাত লেগেছিল।
কখন দ্বিতীয়বার বলে আঘাত করার নিয়মগুলি পরিবর্তন করা হয়েছিল বা কখন মাঠে প্রতিবন্ধকতা অপরাধ বলে চালু হয়েছিল তা ঠিক করে জানা যায়না, তবে এই দুটি বিধিই ক্রিকেটের আইন এর ১৭৪৪ সালের আইনসংগ্রহে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছিল, এটি তৈরি করেছিলেন লন্ডন ক্রিকেট ক্লাবের সদস্যরা। এই আইনগুলি পূর্ববর্তী সংস্করণের আধুনিকীকরণ হতে পারে। ধারণা করা হয় যে এগুলি ১৭৫৫ সাল পর্যন্ত মুদ্রিত হয়নি।
১৭৮৬ সালের ১৩-১৫ জুলাই, উইন্ডমিল ডাউন অঞ্চলে, হ্যাম্পশায়ার বনাম কেন্ট ম্যাচটিতে, দুবার বল মারার জন্য ব্যাটসম্যানের আউট হওয়ার প্রথম সুনির্দিষ্ট নথিটি পাওয়া যায়। 'স্কোরস অ্যান্ড বায়োগ্রাফিস' বইয়ের লেখা অনুযায়ী হ্যাম্পশায়ারের টম সুয়েটার ছিলেন সেই খেলোয়াড়।
বিরল আউট
১৯০৬য়ের মরশুমে এমন আউটের একটি উদাহরণ দেখা গিয়েছিল যখন জন কিং, দি ওভাল ময়দানে সারের বিপক্ষে লিসেস্টারসেয়ারের হয়ে খেলার সময় বোল্ড আউট হওয়া এড়াতে দুবার বলে আঘাত করে রান নেবার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি যদি রান করার চেষ্টা না করতেন, তিনি আউট হতেন না। খেলার ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে, আউট হবার এই পদ্ধতিটি হল টাইমড আউটের পরে দ্বিতীয় বিরলতম আউট, কেবলমাত্র একুশটি এই ধরনের ঘটনা পাওয়া গেছে, যদিও আধুনিক কালে টাইমড আউট আরও সাধারণ হয়ে উঠেছে।
একজন ব্যাটসম্যান "দুবার বল আঘাত করে" আউট হওয়ার অপেক্ষাকৃত সাম্প্রতিক উদাহরণ কার্ট উইলকিনসনের আউট, ২০০২-২০০৩ রেড স্ট্রাইপ বোল প্রতিযোগিতায় বার্বাডোসের হয়ে অবশিষ্ট লিভার্ড দ্বীপপুঞ্জের বিরুদ্ধে খেলার সময়। এই আউট নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল, কারণ, এই সম্পর্কিত ক্রিকেটের আইনের অধীনে প্রয়োজন অনুযায়ী বলটি উইলকিনসন "ইচ্ছাকৃতভাবে" দুবার মেরেছিলেন কিনা তা নিয়ে সন্দেহ ছিল।
আরো দেখুন
List of unusual dismissals in international cricket
তথ্যসূত্র
বাইরের উৎস
The official laws of cricket
বিষয়শ্রেণী:ক্রিকেটের নিয়ম-কানুন
বিষয়শ্রেণী:ক্রিকেট পরিভাষা | দুবার বল আঘাত করা |
পুনর্নির্দেশ জ্যাক বার্কেনশ | Jack Birkenshaw |
স্যাম গোই সেং হুই ( ), সিঙ্গাপুরের "পপিয়াহ কিং" নামেও পরিচিত, তিনি তি ইহি জিয়া ফুডস এর চেয়ারম্যান। তিনি "পপিয়াহ" (), গমের ময়দা থেকে তৈরি চামড়ার সদৃশ, নরম, পাতলা কাগজের মতো ক্রেপ বা প্যানকেক বিক্রয় করার জন্য পরিচিত।
২০০৮ সালে, তিনি সুপার কফিমিক্সের বৃহত্তম একক শেয়ারহোল্ডার ছিলেন।
গোইয়ের চার সন্তান। তার ছেলে বেন গোই তে ইহি জিয়ার প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বেন ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সালে ৪৩ বছর বয়সে মারা গেছেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৯-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:সিঙ্গাপুরের ব্যবসায়ী
বিষয়শ্রেণী:সিঙ্গাপুরি ধনকুবের
বিষয়শ্রেণী:চীনা ভাষার লেখা থাকা নিবন্ধ | স্যাম গোই সেং হুই |
পুনর্নির্দেশ আলা কাফ ইফরিত | বিউটি অ্যান্ড দ্য ডগস |
গোলাকার আয়নায় স্থির জীবন () লিথোগ্রাফে মুদ্রিত ওলন্দাজ চিত্রকর মাউরিৎস কোর্নেলিস এশ্যরের চিত্রকর্ম। ১৯৩৪ সালের নভেম্বরে চিত্রকর্মটি প্রথম মুদ্রিত হয়েছিল। চিত্রকর্মে অন্ধকার পটভূমিতে একটি বই ও পত্রিকার উপরে গোলাকৃতির বোতল এবং মানুষের মাথা যুক্ত পাখির ধাতব মূর্তি অঙ্কিত হয়েছে। বোতলে এশ্যরের স্টুডিও'র প্রতিচ্ছবি অঙ্কিত এবং এশ্যর নিজে চিত্রটি অংকন করছেন।
বৈশিষ্ট্য
এশ্যরের প্রাথমিক অংকন ও ১৯৫০-এর দশকের শেষভাগ পর্যন্ত মুদ্রনকর্মে প্রতিবিম্বিত উত্তল পৃষ্ঠে স্ব-প্রতিকৃতি দেখা যায়, এই চিত্রকর্মটি ছিল এশ্যরের এধরনের প্রাথমিক মুদ্রণকর্ম। মানব মাথা যুক্ত পাখির ধাতব মূর্তিটি ছিল বাস্তবে এশ্যরের সংগ্রহে ছিল। পাখির ভাষ্কর্যটি এশ্যরের শ্বশুর উপহার দিয়েছিলেন। এই মানব-পাখির ভাষ্কর্যটি পরবর্তীতে এশ্যরের ১৯৪৭ সালের অন্য ভূবন গ্যালারী এবং ১৯৪৭ সালের অন্য ভূবন চিত্রকর্মে দেখা যায়।
আরো দেখুন
মহাকর্ষ (চিত্রকর্ম)
প্রতিবিম্বিত গোলকের সাথে হাত
তথ্যসূত্র
গ্রন্থসূত্র
বিষয়শ্রেণী:এম. সি. এশ্যরের চিত্রকর্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৪ সালের চিত্রকর্ম | গোলাকার আয়নায় স্থির জীবন |
এ এইচ মোফাজ্জল করিম একজন বাংলাদেশি সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ ও লেখক যিনি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন। তিনি খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও ইংল্যান্ডে বাংলাদেশের হাইকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
প্রাথমিক জীবন
এ এইচ মোফাজ্জল করিম মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার ভাটেরা ইউনিয়নের বেড়কুঁড়ী গ্রামের জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকার ধানমন্ডিতে বসবাস করেন।
কর্মজীবন
এ এইচ মোফাজ্জল করিম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরিজীবন শুরু করে তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১ জুন ১৯৯৫ সাল থেকে ৩০ মে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭ সাল থেকে ৫ আগস্ট ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তিনি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন। ভূমি আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি ২৪ আগস্ট ১৯৯৬ সাল থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি ইংল্যান্ডে বাংলাদেশের হাইকমিশনার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টাও তিনি।
পুরস্কার ও সম্মাননা
এ এইচ মোফাজ্জল করিম ২০১০ সালে রাগীব-রাবেয়া সাহিত্য পুরস্কার অর্জন করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:মৌলভীবাজার জেলার ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সাবেক সচিব
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ | এ এইচ মোফাজ্জল করিম |
মাওলানা মুহাম্মদ ইদ্রিস (), (এছাড়া শায়েখ ইদ্রিস নামেও পরিচিত) পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের চরসদ্দা জেলার তুরঙ্গজাই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ১৯৬১ সালে হাকিম মাওলানা আব্দুল হকের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তৎকালীন মুসলিম পন্ডিত ছিলেন। তিনি মুনাজির-ই-জামান নামেও পরিচিত ছিলেন। তার পিতামহ ছিলেন শাইখুল হাদিস মুফতি শাহজাদা, দারুল উলুম দেওবন্দের প্রাক্তন স্নাতক ছিলেন। মাওলানা ইদ্রিস আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন ধর্মীয় নেতা এবং মুসলিম পণ্ডিত মাওলানা হাসান জানের জামাতা। তার দুই ছেলে আছে যাদের একজনের নাম নাম মাওলানা হাফিজ আনিস আহমেদ, যিনি দারুল উলুম হাক্কানিয়ায় অধ্যয়নরত। এবং অন্যজন ড. মুহাম্মদ সালমান এমবিবিএসে অধ্যয়নরত।
শিক্ষাজীবন
মাওলানা মুহাম্মদ ইদ্রিস তার নিজ শহর উৎমানজাইতে জামিয়া নোমানিয়া থেকে শিক্ষা লাভ করেন। উচ্চ ধর্মীয় শিক্ষার জন্য তিনি খাইবার পাখতুনখোয়ার আকোরা খাট্টকে অবস্থিত দারুল উলুম হাক্কানিয়ায় ভর্তি হন। মাওলানা ইদ্রিস সমসাময়িক শিক্ষাও লাভ করেন এবং পেশাওয়ার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম এ আরবি ও এম এ ইসলামিয়াতে ভালো নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হন।
শিক্ষকতা
উচ্চ শিক্ষা সম্পন্ন করার পর মাওলানা ইদ্রিস জাতির তরুণদের ধর্মীয় শিক্ষা দিতে মনোনিবেশ করেন। তিনি সেই উদ্দেশ্যে জামিয়া নোমানিয়ায় শিক্ষকতা শুরু করেন এবং এখনও সেখানে শিক্ষকতা ও প্রিতিষ্ঠানিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন। বর্তমানে তিনি জামিয়া নোমানিয়ার শাইখুল হাদিস
রাজনৈতিক জীবন
দেশীয় রাজনীতিতেও মাওলানা ইদ্রিস সক্রিয়। তিনি চরসদ্দা জেলার জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম (ফ) এর আমির (امیر) ছিলেন। বর্তমানে তিনি দলটির সারপারাস্ত-ই-আ'লা বা প্রধান। শায়েখ ইদ্রিস কেপি (খাইবার পাখতুনখোয়া) প্রদেশের প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য এবং বিধানসভার স্পিকার।
পাদটীকা
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৬১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:পশতু ব্যক্তি | শায়েখ ইদ্রিস |
নতুন মারাদোনা বা নতুন দিয়েগো হল সংবাদ মাধ্যম এবং জনসাধারণ দ্বারা আর্জেন্টিনার ফুটবল খেলোয়াড়দের প্রয়াত দিয়েগো মারাদোনাকে একটি মাপদণ্ড হিসাবে উল্লেখ করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ (এবং শ্রদ্ধা) একটি শিরোনাম। মারাদোনা অবসর নেওয়ার পর থেকে মানুষ আর্জেন্টিনার জাতীয় দলকে বিশ্বকাপের ফাইনালএ নেতৃত্ব দেওয়ার প্রত্যাশা করে আসছে, যেমনটি মারাদোনা দু'বার করেছেন।
ফলস্বরূপ, খুব প্রতিভাবান তরুণদের নতুন মারাদোনা হিসাবে চিহ্নিত করা হয় (উদাহরণস্বরূপ লিওনেল মেসি বা জুয়ান রোমেন রিকুএ্লমে), কখনও কখনও যাদের খেলার শৈলীতে কোনও মিল নেই (যেমন ফ্র্যাঙ্কো ডি সান্টো)। নতুন মারাদোনা'রা মূলত আক্রমণভাগের বা উন্নত প্লেমেকিং ভূমিকার- ফরোয়ার্ড, উইঙ্গারস বা আক্রমণভাগের মিডফিল্ডার।
লিওনেল মেসি
যদিও আর্জেন্টিনার ফুটবল খেলোয়াড়দের মধ্যে এখনও ব্যাপকভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা হচ্ছে, সাম্প্রতিক সময়ে শিরোনামটি এফসি বার্সেলোনা ফরোয়ার্ড লিওনেল মেসির সাথে সংযুক্ত করা হয়েছে, এটি মারাদোনা নিজেই সমর্থন করেছেন বলে একটি প্রতিবেদন রয়েছ ে। মারাদোনা এবং মেসি ২০১০ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের ম্যানেজার এবং খেলোয়াড় হিসাবে একসাথে কাজ করেছিলেন, সাবেক এই খেলোয়াড় নতুনজনের দক্ষতায় পুরোপুরি মুগ্ধ হয়েছিলেন।
১৮ এপ্রিল ২০০৭-এ মেসি গেটাফে সিএফ-এর বিপক্ষে একটি গোল করেছিলেন যা মারাদোনার গোল অফ দ্য সেঞ্চুরির সাথে অনেক মিলে,যা ১৯৮৬ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গোল করা হয়েছিল। বিশ্বের স্পোর্টস প্রেস মারাদোনার সাথে তুলনায় বিস্ফোরিত হয়েছিল এবং স্পেনীয় সংবাদমাধ্যম মেসিকে "মেসিডোনা" ত্কমা দিয়েছে। ২০০৭ সালের ৯ই জুন, আরসিডি এসপানিয়লের বিপক্ষে ম্যাচে মেসি তার হাতটি ব্যবহার করে একটি গোল করেন যা একই বিশ্বকাপের ম্যাচে মারাদোনার করা হ্যান্ড অফ গডের সাথে তুলনা করেছিল । ২০১৩ সালের ১২ ই মার্চ, মেসি দুটি গোল করেছিলেন এবং চতুর্থটি তৈরিতে সহায়তা করেছিলেন, যা বার্সেলোনাকে তাদের চ্যাম্পিয়ন্স লীগ খেলার দ্বিতীয় লেগে এ.সি. মিলানকে (৪-০) পরাজিত করতে এবং কোয়ার্টার ফাইনালে উঠতে সহায়তা করেছিল। ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপে গ্রিসের বিপক্ষে মারাদোনার বিখ্যাত গোলের সাথে মিল থাকার কারণে মেসির প্রথম ম্যাচের উদ্বোধনী গোলটি আবার নিজের এবং মারাদোনার মধ্যে আরও তুলনা তৈরি করেছিল।
মেসিকে মূলত মারাদোনার সাথে তাদের খেলার অনুরূপ শৈলী, দক্ষতা এবং সংক্ষিপ্ত গড়নের জন্য তুলনা করা হয়েছে। তাদের মাধ্যাকর্ষণের নীচের কেন্দ্রটি তাদের আরও দ্রুত হতে এবং আরও দ্রুত দিক পরিবর্তন করতে সাহায্য করে , তাদেরকে ট্যাকলগুলি এড়াতে সহায়তা করে এবং তাদের ছোট পা তাদের দ্রুত ত্বরণ অর্জন করতে দেয় এবং গতিতে ড্রিবল করার সময় বল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। দুজন খেলোয়াড়ই বার্সেলোনার হয়ে দশ নম্বরের জার্সি পরে খেলেন, তাঁর আগের মারাদোনার মতো মেসিও মূলত বাঁ পায়ের খেলোয়াড় । মেসির পাস, ড্রিবলিং, ভিশন, গোলের জন্য চোখ এবং প্লেমেকিংয়ের দক্ষতাও মারাদোনার সাথে তুলনা করা হয়েছে । মারাদোনার মতো মেসিও একটি দক্ষ খেলোয়াড় এবং পেনাল্টি কিক গ্রহণকারী। তার ড্রিবলিং ক্ষমতা এবং বল নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে মারাদোনা মেসিকে নিয়ে বলেছিলেন: "বল তার পায়ে লেগে থাকে; আমি আমার কেরিয়ারে দুর্দান্ত খেলোয়াড়দের দেখেছি, তবে মেসির বল নিয়ন্ত্রণের সাথে কাউকে আমি কখনও দেখিনি।" মারাদোনা জানিয়েছিলেন যে তিনি মেসিকে বর্তমানে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় হিসাবে বিশ্বাস করেন । যদিও মেসি বার্সেলোনার পক্ষে একজন আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসাবে বিবেচিত, তবুও তিনি মারাদোনার মতো, বিশেষত আর্জেন্টিনার হয়েও একইরকম পজিশনে খেলেছেন, যেখানে তিনি মূলত আক্রমণভাগের মিডফিল্ডার হিসাবে খেলে থাকেন, একজন গভীরের ফরোয়ার্ড হিসাবে, অথবা উইঙ্গার, স্ট্রাইকার বা ফলস -৯ হিসাবে নয়। মারাদোনার মতো মেসিকেও তার প্রজন্ম এবং সর্বকালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
ম্যারাডোনার মতো মেসিও ২০০৫ সালে আর্জেন্টিনার হয়ে ফিফা বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছিলেন এবং গোল্ডেন বল জিতেছিলেন। কাকতালীয়ভাবে, উভয় খেলোয়াড়ই হাঙ্গেরির বিপক্ষে জাতীয় দলে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন এবং মেসিও ম্যারাডোনার মতো দশ নম্বরের জার্সি এবং আর্জেন্টিনার অধিনায়ক হিসাবে ভূমিকা পালন করেছিলেন। মেসি প্রথমে ২০১০ বিশ্বকাপে ম্যারাডোনার অধীনে একটি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে ১০ নম্বর জার্সি এবং অধিনায়কের বাহুবন্ধনীটি পরিধান করেন। ২০১৪ সালে মেসি আর্জেন্টিনার হয়ে অধিনায়কত্ব করেছিলেন এবং ১৯৯০ সালে ম্যারাডোনা তাদের শেষবারের অধিনায়ক হিসাবে তাদের প্রথম বিশ্বকাপ ফাইনালে পৌঁছে দিয়েছিল, যেখানে আবারও জার্মানি আর্জেন্টিনাকে ১-০ গোলে পরাজিত করেছিল। ১৯৮৬ সালে ম্যারাডোনার মতো মেসিকেও গোল্ডেন বল দিয়ে টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হিসাবে ভূষিত করা হয়েছিল, যিনি চারটি গোল করেছিলেন এবং একটিতে সহায়তা প্রদান করেছিলেন। এই কৃতিত্বের সাথে, ম্যারাডোনা এবং মেসিই একমাত্র খেলোয়াড়, যিনি ফিফা অনূর্ধ্ব -২০ বিশ্বকাপ এবং ফিফা বিশ্বকাপ উভয়টিতেই গোল্ডেন বল জিতেছিলেন, ম্যারাডোনা ১৯৭৯ এবং ১৯৮৬ সালে এমনটি করেছিলেন, মেসি ২০০৫ এবং ২০১৪ সালে একই কৃতিত্ব অর্জন করেছিলেন। ১৯৮৬ সালে ম্যারাডোনার মতো মেসিও টুর্নামেন্টে অন্য কোনও খেলোয়াড়ের সবচেয়ে সফল ড্রিবলিং করেছিলেন এবং ফাইনালে যাওয়ার পথে বেলজিয়ামকে হারিয়ে দুই খেলোয়াড়ের মধ্যে আরও তুলনা তৈরি করেছিলেন । টুর্নামেন্ট চলাকালীন, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার বিপক্ষে ম্যাচ জয়ের লক্ষ্যে গোল করার পরে মেসির উৎসাহী উদযাপনটি ১৯৯৪ সালে ম্যারাডোনার গ্রিসের বিপক্ষে বিখ্যাত গোল উদযাপনের সাথে তুলনা করা হয়েছিল। তদুপরি, চিত্রগুলি সামনে এসেছিল যা বিশ্বকাপে বিরোধী প্রতিরক্ষার মুখোমুখি উভয় খেলোয়াড়কে ভারী চিহ্নিত করে তুলনা করেছিল। ১৯৮৬ সালে আবার ম্যারাডোনার মতো মেসিও আর্জেন্টিনার বিপুল সংখ্যক গোল করায় জড়িত ছিলেন।
২৬শে জুন সেন্ট পিটার্সবার্গের ক্রেস্টভস্কি স্টেডিয়ামে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের আর্জেন্টিনার চূড়ান্ত গ্রুপ ম্যাচে মেসি ২-১ গোলে জয়ের উদ্বোধনী গোলটি করেছিলেন, ডিয়েগো ম্যারাডোনা এবং গ্যাব্রিয়েল বাটিস্তুতার পরে তিনটি ভিন্ন বিশ্বকাপে গোল করার জন্য তৃতীয় আর্জেন্টাইন হয়েছিলেন মেসি । ৩০ জুন ফ্রান্সের বিপক্ষে রাউন্ড অফ ১৬এ, মেসি, গ্যাব্রিয়েল মারকাদো এবং সার্জিও আগোয়েরোর গোলে ৪-৩ ব্যবধানে পরাজিত হয়, যার ফলে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়েছিল। তার দলের দ্বিতীয় রাউন্ডের লড়াইয়ে দু'জনের সহায়তায় মেসি আর্জেন্টিনার হয়ে একটি ম্যাচে দুজন সহায়তা সরবরাহকারী প্রথম খেলোয়াড় হয়েছিলেন, ১৯৮৬ সালে ডিয়েগো ম্যারাডোনা দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে একই কৃতিত্ব অর্জন করেছিলেন।
একসময় "নতুন মারাদোনা" বলে মনে করা খেলোয়াড়দের তালিকা
দিয়াগো লাতোরে (সেকালে)
আরিয়েল ওরটেগা
মার্সেলো গ্যালার্দো
ফ্রাঙ্কো ডি সান্টো
জোয়ান রোমান রিকুএ্লমে
পাবলো আইমার
আন্দ্রেস ডি অ্যালেস্সাান্দ্রো
জাভিয়ার সাবিওলা
কার্লোস মারিনেলি
কার্লোস তেভেজ
লিওনেল মেসি
সার্জিও আগুয়েরো
এসকুএইল লাভেজ্জি
পাওলো দিয়াবালা
অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:সম্মানসূচক পদবি
বিষয়শ্রেণী:ফুটবল পরিভাষা
বিষয়শ্রেণী:দিয়েগো মারাদোনা | নতুন মারাদোনা |
পুনর্নির্দেশ টনি পিগট | Tony Pigott |
পুনর্নির্দেশ জ্যাক রিচার্ডস | Jack Richards |
মার্বেল, হল একটি গোলকার ক্রিড়ার বস্তু বা খেলনা বল যা সাধারণত কাঁচ, কাদামাটি, ইস্পাত, প্লাস্টিক বা মূল্যবান পাথর দিয়ে তৈরি হয়। এই গোলাকার বল বা মার্বেল বিভিন্ন আকারের হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, এগুলি প্রায় ১৩ মিমি (১⁄২২ ইঞ্চি) ব্যাসের হয় তবে কখনো কখনো এদের আকার ১ মিমি থেকে কম (১⁄৩০ ইঞ্চি) এবং ৮ সেন্টিমিটার (৩ ইঞ্চি) থেকে বেশি হতে পারে। প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে কিছু কাচের মার্বেলগুলি ৩০ সেন্টিমিটারের (১২ ইঞ্চির) বেশি প্রশস্ত হয়।
ইতিহাস
বিংশ শতকের প্রথম দিকে প্রাচীন সিন্ধু সভ্যতার মহেঞ্জদারোর পুরাতাত্ত্বিক স্থল উৎখনন করে ২৫০০ খ্রীঃ পূঃ সময়কালের কিছু গোলাকার বস্তু পাওয়া গেছে যাদের বিশেষজ্ঞরা
প্রাচীন মার্বেল হিসাবে চিহ্নিত করেছে। প্রাচীন রোমান সভ্যতার কিছু লিখনে মার্বেলের উল্লেখ আছে। এছারাও প্রাচীন মেসোপটেমিয়া ও মিশরের উৎখনন স্থল থেকে মার্বেল খুজে পাওয়া গেছে। মধ্যযুগীয় সময়কালে উত্তরপূর্ব ইউরোপের উপকূল অঞ্চল থেকে ব্রিটেনে মার্বেল আমদানি হয়। ১৫০৩ সালে জার্মানির নুয়েম্বার্গ শহরের শাসকদল শহরের বাইরের একটি বিশেষ ছায়াছন্ন অঞ্চলকে মার্বেল খেলার জন্য সুনির্দিষ্ট করে দেয়। মার্বেলের উতপত্তি কোথায় তা সঠিকভাবে এখনও জানা যায়নি। ১৮৪৬ সালে একজন জার্মান কাঁচশিল্পী মার্বেল উতপাদনের জন্য মার্বেল সিসর নামক একটি যন্ত্র তৈরি করে। ১৮৭০ সালে সেরামিক মার্বেলের বহুল উৎপাদন শুরু হয়।
খেলাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দেশগুলিতে বেশ জনপ্রিয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি প্রথম ভর খেলনা মার্বেলগুলি (কাদামাটি) ১৮৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে ওহিও, আক্রনে তৈরি হয়েছিল।
এই আক্রনেই জেমস হার্ভা লেইটন নামধারী এক ব্যক্তি আমেরিকায় উত্পাদিত কাঁচের মার্বেল তৈরি করেছিলেন। ১৯০৩ সালে, ওহিওর আকরনের অধিবাসী মার্টিন ফ্রেডরিক ক্রিস্টেনসেন তার পেটেন্টযুক্ত মেশিনে প্রথম মেশিনের তৈরি গ্লাস মার্বেল তৈরি করেছিলেন। তাঁর সংস্থা, দ্য এম. এফ. ক্রিস্টেনসেন অ্যান্ড সন ১৯১৭ সাল অবধি লক্ষ লক্ষ খেলনা এবং শিল্প কাঁচের মার্বেল তৈরি করেছিল। এরপর কাঁচের মার্বেল উতপাদনের বাজারে মার্কিন সংস্থা আক্রো আগাতের উদয় ঘটে। এই সংস্থাটি ১৯১১ সালে আক্রোনাইটসে দ্বারা শুরু করা হয়েছিল, তবে পরে তা পশ্চিম ভার্জিনিয়ার ক্লার্কসবার্গে স্থানান্তরিত হয়। আধুনিককালের আমেরিকার খেলনা মার্বেল উত্পাদনকারী সংস্থাগুলি হল: ওহাইওর রেনোতে স্থিত জাবো ভিট্রো এবং পশ্চিম ভার্জিনিয়ার পাডেন শহরের মার্বেল কিং।
বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ
১৯৩৩ সাল থেকে প্রতি বছর ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট সাসেক্সের টিনসলে গ্রিনে ব্রিটিশ ও ওয়ার্ল্ড মার্বেল চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। টিনসলে গ্রিন এবং আশেপাশের অঞ্চলে মার্বেল খেলা বহু শতাব্দী ধরে খেলে চলেছে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বল (ক্রীড়া) | মার্বেল (খেলনা) |
কামরুন নাহার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ যিনি সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন
কামরুন নাহার ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদের মহিলা আসন-০৭ থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনীত সংসদ সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ সদস্য | কামরুন নাহার (রাজনীতিবিদ) |
অ্যারিজোনা সিটি ইন্ডিপেন্ডেন্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার, অ্যারিজোনা সিটির একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র। এটি কাসা গ্র্যান্ডে ভ্যালি নিউজপ্রেসস ইনক -এর মালিকানাধীন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সরকারী ওয়েবসাইট
বিষয়শ্রেণী:অ্যারিজোনার সংবাদপত্র | অ্যারিজোনা সিটি ইন্ডিপেন্ডেন্ট |
আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ (; আ-ধ্ব-ব: [aljɑ̃s fʁɑ̃sɛz]; "ফরাসি মৈত্রী") একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন যার লক্ষ্য বিশ্বব্যাপী ফরাসি ভাষা ও ফরাসিভাষী সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার করা। ১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দের ২১শে জুলাই তারিখে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ পুর লা প্রোপাগাসিওঁ দ্য লা লঁগ নাসিওনাল দঁ লে কোলোনি এ আ লেত্রঁজে (Alliance française pour la propagation de la langue nationale dans les colonies et à l'étranger, "(ফ্রান্সের) জাতীয় ভাষাকে উপনিবেশসমূহে ও ভিনদেশে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ফরাসি মৈত্রী") নাম দিয়ে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমানে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অবস্থিত এর প্রধান কার্যালয়টির মূল উদ্দেশ্য হল দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ফরাসি ভাষার শিক্ষা প্রদান করা। ২০১৪ সালের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বের সবগুলি মহাদেশে ১৩৭টি দেশে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজের ৮৫০টি স্থানীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছিল।
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা
আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য চট্টগ্রাম
বিষয়শ্রেণী:ফরাসি ভাষা শিক্ষা
বিষয়শ্রেণী:সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
বিষয়শ্রেণী:১৮৮৩-এ প্রতিষ্ঠিত সংগঠন
বিষয়শ্রেণী:আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ | আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ |
পুনর্নির্দেশ বেলুড় মঠ রেলওয়ে স্টেশন | বেলুড় মঠরেল রেলওয়ে স্টেশন |
থাম্ব|300px|প্রস্তাবিত তেতুলিয়া করিডোর
তেতুলিয়া করিডোর হলো দীর্ঘ একটি প্রস্তাবিত সংযোগপথ, যা বাংলাদেশের তেতুলিয়া উপজেলার মধ্য দিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া মহকুমাকে জলপাইগুড়ি জেলার জলপাইগুড়ি ও ময়নাগুড়ির সাথে যুক্ত করবে। করিডোরটি খোলার জন্য বাংলাদেশ সরকারের সাথে ভারতীয় সরকারের আলোচনা চলমান। করিডোরটি প্রায় দূরত্ব কমিয়ে উত্তর পূর্ব ভারতের সাথে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ সহজতর করবে।
ইতিহাস
ভারত বিভাজনের পর থেকে ভারতের মূল ভূখণ্ডের সাথে উত্তর-পূর্ব ভারতের একমাত্র সংযোগ সড়ক হলো শিলিগুড়ি করিডোরের সরু পথ, যা ভূমিধ্বস প্রভৃতি সহসা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন। ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দে স্বাক্ষরিত বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য চুক্তির অষ্টম ধারা অনুসারে, "উভয় দেশের সরকার দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্যের জন্য একে অপরের জলপথ, রেলপথ ও সড়কপথ ব্যবহার করতে এবং এক দেশের সীমানার ভেতর দিয়ে অন্য দেশের পণ্য পরিবহনে সম্মত হচ্ছে।" এই চুক্তির আওতায় ভারত নিজ ভূখণ্ডের ওপর তিন বিঘা করিডোরের মাধ্যমে সীমিত সময়ের জন্য ইজারা ভিত্তিতে বাংলাদেশ-বাংলাদেশ যাতায়াতের সুবিধা দেয়। পরবর্তীতে ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে সেই সময় ২৪ ঘণ্টায় উন্নীত হয়। এর বিনিময়ে এই অঞ্চলের রাজনীতিবিদরা বাংলাদেশের ওপর দিয়ে ভারতের চলাচলের সুবিধা দিতে অনুরোধ করে।
বাংলাদেশ সরকার তেতুলিয়া করিডোর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে নি, বরং সিদ্ধান্ত অনিষ্পন্ন রয়েছে। স্থানীয় নেতারা ভারত সরকারকে এই বিষয়ে অগ্রসর হতে এবং বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় চুক্তির আওতায় এর সমাধান করার তাগিদ দেন।
সুবিধা
তেতুলিয়া করিডোর ভারতের মূল ভূখণ্ডের সাথে উত্তর-পূর্ব ভারতের দূরত্ব পর্যন্ত কমিয়ে আনবে। এইভাবে এই অঞ্চলের বাণিজ্য সহজতর করার পাশাপাশি জলপাইগুড়ি জেলাকে প্রশাসনিক দিক দিয়ে রাজ্যের রাজধানীর সাথে দ্রুততর সংযোগ নিশ্চিত করবে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বাংলাদেশ-ভারত আন্তঃসীমান্ত সংযোগের মানচিত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত
বিষয়শ্রেণী:ভূরাজনৈতিক করিডোর
বিষয়শ্রেণী:পঞ্চগড় জেলা
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ভূগোল
বিষয়শ্রেণী:ভারতের সীমান্ত
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সীমান্ত | তেতুলিয়া করিডোর |
উড়িষ্যা প্রদেশ ছিল ব্রিটিশ ভারতের একটি প্রদেশ। ১৯৩৬ সালের এপ্রিল মাসে বিহার ও উড়িষ্যা প্রদেশকে ভাগ করে এই প্রদেশটি গঠন করা হয়। এই প্রদেশের অন্তর্ভূক্ত অঞ্চলটি বর্তমান ভারতের ওড়িশা রাজ্যের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
এর পূর্বে ১৯১২ সালের ১ এপ্রিলে বঙ্গ প্রদেশের পশ্চিমাংশ পৃথক করে থেকে বিহার ও উড়িষ্যা প্রদেশ গঠন করা হয়। ঠিক ২৪ বছর পর ১৯৩৬ সালের ১ এপ্রিলে বিহার ও উড়িষ্যা প্রদেশ বিভক্ত করে পৃথক বিহার প্রদেশ এবং উড়িষ্যা প্রদেশ গঠন করা হয়। গঞ্জাম জেলা এবং মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির ভাইজাপটম জেলার অংশগুলি ভিজাগাপতম পার্বত্য অঞ্চল এজেন্সি এবং গঞ্জাম পার্বত্য অঞ্চল সংস্থার অংশ সহ ওড়িশা প্রদেশে স্থানান্তরিত হয়েছিল।
ইতিহাস
১৮০৩ সালের ১৪ অক্টোবরে ব্রিটিশ রাজ উড়িষ্যা দখল করে। ব্রিটিশ ভারতে এটি ছিল বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির একটি বিভাগ। এর রাজধানী ছিল কটকে। ৩৫,৬৬৪ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এই প্রদেশটিতে ১৯০১ সালে মোট বাসিন্দা ছিল ৫০,০৩,১২১ জন। উড়িষ্যার করদ রাজ্যগুলোও এই প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯১২ সালের ১ এপ্রিল বিহার ও উড়িষ্যা প্রদেশকে বাংলা থেকে পৃথক করা হয়। এরপর উড়িষ্যার করদ রাজ্যগুলো বিহার ও উড়িষ্যার গভর্নরের অধীনে ছিল। ১৯৩৬ সালে তৎকালীন বিহার ও উড়িষ্যা প্রদেশের পাঁচটি জেলা পৃথক করে নতুন উড়িষ্যা প্রদেশ গঠন করা হয়।
ভারত শাসন আইন প্রদেশটিতে একটি প্রাদেশিক আইনসভা ও দায়িত্বশীল সরকার নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছিল। ১৯৩৭ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও তারা সরকার গঠন করতে অস্বীকৃতি জানায়। পরালক্ষেমুন্দির মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র গজপতিের অধীনে অস্থায়ী সংখ্যালঘু সরকার গঠন করা হয়।
কিন্তু কংগ্রেস সিদ্ধান্তটি বদলে ১৯৩৭ সালের জুলাইয়ে সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়। তাই প্রদেশের গভর্নর বিশ্বনাথ দাসকে সরকার গঠনের আমন্ত্রণ জানান।
ভারতীয় নেতাদের সাথে পরামর্শ না করেই জার্মানির বিরুদ্ধে গভর্নর-জেনারেলের যুদ্ধের ঘোষণার প্রতিবাদে ১৯৩৯ সালে অন্যান্য প্রদেশের কংগ্রেস মন্ত্রীদের পাশাপাশি বিশ্বনাথ দাস পদত্যাগ করেন। ফলে ১৯৪১ সাল পর্যন্ত উড়িষ্যা প্রদেশ রাজ্যপালের শাসনাধীন থাকে। এরপর ১৯৪১ সালে কৃষ্ণচন্দ্র গজপতিকে আবারও প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। এই সরকার ১9৪৪ সাল পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
এরপর ১৯৪৬ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে কংগ্রেস পুনরায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। এই দফায় হরেকৃষ্ণ মাহাতাবের অধীনে সরকার গঠন করা হয়।
গভর্নর
১ এপ্রিল ১৯৩৬ — ১১ আগস্ট ১৯৩৮ স্যার জন অস্টিন হুব্যাক (প্রথমবার) (জ. ১৮৭৮ — মৃ. ১৯৬৮)
১১ আগস্ট ১৯৩৮ — ৮ ডিসেম্বর ১৯৩৮ জিটি বোগ (ভারপ্রাপ্ত) (জ. ১৮৮৪ — মৃ. ১৯৬৯)
৮ ডিসেম্বর ১৯৩৮ — ১ এপ্রিল ১৯৪১ স্যার জন অস্টিন হুব্যাক (দ্বিতীয়বার) (সা )
১ এপ্রিল ১৯৪১ — ১ এপ্রিল ১৯৪৬ স্যার উইলিয়াম হাথর্ন লুইস (জ. ১৮৮৮ — মৃ. ১৯৭0)
১ এপ্রিল ১৯৪৬ — ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ স্যার চান্দুলাল মাধবালাল ত্রিবেদী (জ. ১৮৯৩ — d। ১৯৮১)
উড়িষ্যার প্রধানমন্ত্রী
১ এপ্রিল ১৯৩৭ — ১৯ জুলাই ১৯৩৭ মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র গজপতি নারায়ণ দেব (জ. ১৮৯২ — মৃ. ১৯৭৪) নির্দলীয় (প্রথমবার)
১৯ জুলাই ১৯৩৭ — ৪ নভেম্বর ১৯৩৯ বিশ্বনাথ দাস (জ. ১৮৮৯ — মৃ. ১৯৮৪) আইএনসি
৪ নভেম্বর ১৯৩৯ — ২৪ নভেম্বর ১৯৪১ গভর্নরের শাসন
২৪ নভেম্বর ১৯৪১ — ২৯ জুন ১৯৪৪ মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র গজপতি নারায়ণ দেব (সা ) নির্দলীয় (দ্বিতীয়বার)
২৯ জুন ১৯৪৪ — ২৩ এপ্রিল ১৯৪৬ গভর্নরের শাসন
২৩ এপ্রিল ১৯৪৬ — ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ হরেকৃষ্ণ মাহাতাব (জ. ১৮৯৯ — মৃ. ১৯৮৭) INC
আরও দেখুন
পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য এজেন্সি
উড়িষ্যার করদ রাজ্যসমূহ
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি
বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার ইতিহাস
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ ভারতের প্রদেশ | উড়িষ্যা প্রদেশ |
পুনর্নির্দেশ ওয়েস্টার্ন নিউজ অ্যান্ড ইনফো | ওয়েস্টার্ন নিউজ এন্ড ইনফো |
ক্যানিয়ন সিটি ডেইলি রেকর্ড কলোরাডোর ক্যানিয়ন সিটি নামক শহরে প্রকাশিত একটি দৈনিক পত্রিকা। এটি স্থানীয়, আঞ্চলিক, জাতীয় এবং বিশ্ব সংবাদ বহন করে। এটি মিডিয়ানিউজ গ্রুপের সহযোগী সংস্থা প্রেরি মাউন্টেন পাবলিশিংয়ের মালিকানাধীন, যারা ২০১১ সালে কাগজটি কিনেছিলেন।
ইতিহাস
ক্যানিয়ন সিটি ডেইলি রেকর্ড ১৯৭৮ সালে এড এবং রুথ লেহম্যান দ্বারা অর্জিত হয়েছিল, যারা এর আগে লংমন্ট টাইমস-কল (১৯৫৭) এবং লাভল্যান্ড রিপোর্টার-হেরাল্ড (১৯৬৭) কিনেছিলেন। লেহম্যান কমিউনিকেশন পরবর্তী প্রজন্মের লেহমান পরিবারের দ্বারা অব্যাহত ছিল। সংবাদপত্রের গোষ্ঠীটি প্রসারিত করা হয়েছিল এবং এরি রিভিউ, লাফায়েট নিউজ, লুইসভিল টাইমস এবং সুপিরিয়র অবজারভার একীভূত করে কলোরাডো হোমটাউন উইকলি করা হয়েছিল।
প্রেরি মাউন্টেন পাবলিকেশন ২০১১ সালে লিম্যান কমিউনিকেশন কিনেছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
বিষয়শ্রেণী:কলোরাডোর সংবাদপত্র | ক্যানিয়ন সিটি ডেইলি রেকর্ড |
অমর সিংহ দ্বারা বুঝানো হতে পারে-
অমরসিংহ, প্রসিদ্ধ সংস্কৃত অভিধান অমরকোষের প্রণেতা
অমর সিংহ (রাজনীতিবিদ), ভারতের উত্তর প্রদেশের রাজনীতিবিদ এবং সমাজবাদী পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।
অমর সিংহ প্রথম, মেবারের মহারাণা প্রতাপের জ্যেষ্ঠ পুত্র
অমর সিং (ক্রিকেটার), ব্রিটিশ ভারতের গুজরাতের রাজকোট এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
অমর সিং চমকিলা, জনপ্রিয় পাঞ্জাবী গায়ক, গীতিকার, সঙ্গীতজ্ঞ, সুরকার।
অমর সিং, ভারতীয় রাজনীতিবিদ, যিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতির সাথে যুক্ত এবং সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনে লোকসভা সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।
বিষয়শ্রেণী:মানুষের নামের দ্ব্যর্থতা নিরসন পাতা | অমর সিংহ |
ব্যাচেলর বীট একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অ্যারিজোনার ফিনিক্সে প্রকাশিত একটি ট্যাবলয়েড ধরনের সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিল। এটি সামগ্রী স্থানীয় ঘটনা, ব্যান্ড এবং ক্লাবগুলিকে কেন্দ্র করেছিল। এটিতে স্থানীয় রাজনীতিবিদদের সম্পাদকীয় এবং সমালোচনাও ছিল।
কাগজটি ১৯৬৪ সালে শুরু হয়েছিল (অনেক বড় আকারের নিউ টাইমসের শুরু হওয়ার কয়েক বছর আগে)।
ব্যাচেলর বীট আর প্রকাশিত হয় না এবং এর ডোমেন নাম বিক্রির চেষ্টা চলছে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অ্যারিজোনার সংবাদপত্র | দ্য ব্যাচেলর বিট |
পুনর্নির্দেশ মাইকেল ম্যাসন | মাইকেল ম্যাশন |
মোটরসাইকেল হেলমেট এক ধরনের হেলমেট যা মোটর সাইকেল চালকেরা ব্যবহার করে। হেলমেটগুলি কোন ধাক্কা বা আঘাতের সময় চালকের মাথা রক্ষা ক'রে নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। এগুলি মাথার আঘাতের ঝুঁকি ৬৯% এবং মৃত্যুর ঝুঁকি ৪২% হ্রাস করে। হেলমেটের ব্যবহার অনেক দেশেই আইনমাফিক বাধ্যতামূলক।
মোটরসাইকেলের হেলমেটের মধ্যে একটি পলিস্টাইরিন ফোমের আস্তরণ রয়েছে যেটি আঘাতের ধাক্কা শোষণ করে নেয় এবং এর বাইরের দিকে আছে একটি প্রতিরক্ষামূলক স্তর। হেলমেটের বেশ কয়েকটি বৈচিত্র রয়েছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য যেগুলি চিবুকের অংশ ঢেকে রাখে এবং যেগুলি ঢাকে না। কয়েকটি হেলমেটে অতিরিক্ত কিছু সুবিধা থাকতে পারে, যেমন বায়ুচলাচলের ছিদ্র, মুখের সামনে ঢাকা, সূর্যরশ্মি থেকে বাঁচতে মুখাবরণ, কানের সুরক্ষা বা ইন্টারকম।
উৎপত্তি
আঘাত নিরোধক হেলমেটের উত্পত্তি ১৯১৪ সালের শুরুর দিকে ব্রুকল্যান্ডস রেস ট্র্যাকে। চিকিৎসাবিভাগের একজন অফিসার ডাঃ এরিক গার্ডনার লক্ষ্য করেছিলেন যে প্রতি দুই সপ্তাহে তিনি একজন করে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত মোটর সাইকেল চালকের চিকিৎসা করছেন। তিনি বেথনাল গ্রিনের মিঃ মসকে দিয়ে ক্যানভাস এবং লাক্ষা দিয়ে হেলমেট তৈরি করান, যেটি ভারী আঘাত সহ্য করার পক্ষে যথেষ্ট শক্ত এবং যথেষ্ট মসৃণ, যাতে কোন অভিক্ষিপ্ত বস্তু এতে লাগলে সেটি ছিটকে সরে যায়। তিনি নকশাটি অটো-সাইকেল ইউনিয়নের সামনে উপস্থাপন করেছিলেন যেখানে প্রাথমিকভাবে এটি খারিজ করা হয়েছিল, তবে পরে এই ধারণাটিকে স্বীকার করে নেওয়া হয় এবং ১৯১৪ সালের আইল অব ম্যান টিটি দৌড়ের জন্য এটি বাধ্যতামূলক করে দেওয়া হয়, যদিও চালকদের পক্ষ থেকে এর প্রতিরোধ হয়েছিল। গার্ডনার তাঁর সাথে এইরকম ৯৯ টি হেলমেট নিয়ে আইল অফ ম্যানে গিয়েছিলেন, এবং এক চালক যিনি এক প্রচণ্ড জোরে একটি গেটে ধাক্কা মেরেছিলেন তিনি হেলমেট থাকার জন্য রক্ষা পেয়ে গিয়েছিলেন। ডাঃ গার্ডনার পরে আইল অফ ম্যানের চিকিৎসাবিভাগের অফিসারের কাছ থেকে একটি চিঠি পেয়েছিলেন যাতে লেখা ছিল যে টি.টি.-এর পরে তাদের সাধারণত "বেশ কয়েকটি ধাক্কাজনিত মস্তকে আঘাতের ঘটনা থাকে" কিন্তু ১৯১৪ সালে এই ধরনের কোনও ঘটনা ঘটেনি।
১৯৩৫ সালের মে মাসে, ওয়ারেহামে নিজের বাড়ির কাছে, একটি সরু রাস্তায়, একটি ব্রো সুপিরিয়ার এসএস ১০০ মোটর সাইকেল নিয়ে টমাস এডওয়ার্ড লরেন্সের (লরেন্স অফ অ্যারাবিয়া নামে পরিচিত) একটি দুর্ঘটনা ঘটেছিল। এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছিল কারণ সামনের রাস্তা হঠাৎ নিচু হয়ে যাওয়ায় সাইকেলে চড়া দুটি ছেলেকে তিনি দেখতে পাননি। তাদের বাঁচাতে গিয়ে হঠাৎ বাঁক নিয়ে লরেন্স নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেননি এবং হ্যান্ডেলবারের ওপরে ছিটকে পড়েছিলেন। তাঁর মাথায় হেলমেট পরা ছিল না, এবং মাথায় গুরুতর জখম হয়ে তিনি কোমায় চলে গিয়েছিলেন; ছয় দিন পরে তিনি হাসপাতালে মারা যান। তাঁকে যাঁরা চিকিৎসা করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন একজন স্নায়ুশল্যচিকিৎসাবিদ (নিউরো সার্জন), হিউ কেয়ার্নস। লরেন্সের মৃত্যুর পরে তিনি এই নিয়ে একটি দীর্ঘ গবেষণা শুরু করেছিলেন। তিনি দেখেছিলেন মাথায় আঘাতের কারণে মোটরসাইকেলের বার্তাবহ চালকদের অযথা মৃত্যু ঘটে। কেয়ার্নসের গবেষণার পরে সামরিক ও বেসামরিক উভয় মোটরসাইকেল চালকদের মধ্যেই ক্র্যাশ হেলমেটের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছিল।
সুরক্ষার প্রভাব
২০০৮ সালের একটি পদ্ধতিগত গবেষণায় দেখা গেছে যে হেলমেট পরা থাকলে মাথার আঘাতের ঝুঁকি প্রায় ৬৯% এবং মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ৪২% হ্রাসপ্রাপ্ত হয়।
যদিও একবার অনুমান করা হয়েছিল যে মোটরসাইকেলের হেলমেট পরার ফলে দুর্ঘটনায় ঘাড় এবং মেরুদণ্ডের জখম বেড়েছে, সাম্প্রতিক কিছু প্রমাণ থেকে দেখা গেছে আসল ঘটনা ঠিক এর উল্টো: হেলমেট মেরুদণ্ডের আঘাত থেকে রক্ষা করে। হেলমেট ব্যবহারে ঘাড় এবং মেরুদণ্ডে জখমের প্রকোপগুলি বাড়িয়ে তোলে, ১৯৮০ এর দশকের মাঝামাঝির এই গবেষণা "ত্রুটিযুক্ত পরিসংখ্যানগত যুক্তি ব্যবহার করেছিল"।
আরো দেখুন
Outline of motorcycles and motorcycling
Racing helmet
SHARP (helmet ratings)
Bicycle helmet
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
MSF — What You Should Know About Motorcycle Helmets
বিষয়শ্রেণী:সুরক্ষা
বিষয়শ্রেণী:সড়ক নিরাপত্তা | মোটরসাইকেল হেলমেট |
শামীম আহসান একজন বাংলাদেশি সাবেক সরকারি কর্মকর্তা যিনি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন। তিনি ইতালির নতুন বাংলাদেশ দূতাবাসে রাষ্ট্রদূত। ইতি পূর্বে তিনি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
প্রাথমিক জীবন
শামীম আহসান ১ সেপ্টেম্বর ১৯৬৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করেন।
কর্মজীবন
শামীম আহসান বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস ১১তম ব্যাচের পররাষ্ট্র ক্যাডারের কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯৩ সালের এপ্রিলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাকুরিজীবন শুরু করে তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ সাল থেকে ৩১ মে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ইতালির নতুন বাংলাদেশ দূতাবাসে রাষ্ট্রদূত। ইতি পূর্বে তিনি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সাবেক সচিব
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী | শামীম আহসান |
গাজাবা রেজিমেন্ট হচ্ছে শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর একটি পদাতিক রেজিমেন্ট। ১৯৮৩ সালের ১৪ অক্টোবর রজরত রাইফেলস এবং বিজয়বাহু পদাতিক রেজিমেন্টের একত্রীত ফসল হিসেবে এই গাজাবা রেজিমেন্ট গড়ে ওঠে। লেঃ কর্নেল বিজয় বিমলরত্ন এই রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটেলিয়নের প্রথম অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন, কর্নেল বিজয় পরবর্তীতে মেজর জেনারেল হিসেবে অবসর গ্রহণ করেছিলেন, সেনা সদরে সামরিক সচিবের দায়িত্ব ছিলো তার সর্বশেষ দায়িত্ব।
ব্যাটেলিয়নসমূহ
১ম গাজাবা রেজিমেন্ট
৩য় গাজাবা রেজিমেন্ট
৬ষ্ঠ গাজাবা রেজিমেন্ট
৮ম গাজাবা রেজিমেন্ট
৯ম গাজাবা রেজিমেন্ট
১০ম গাজাবা রেজিমেন্ট
১২তম গাজাবা রেজিমেন্ট
১৪তম গাজাবা রেজিমেন্ট
বহিঃসংযোগ
গাজাবা রেজিমেন্ট
বিষয়শ্রেণী:শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর রেজিমেন্ট | গাজাবা রেজিমেন্ট |
ইসহাক সাম্ভালি (মাওলানা ইসহাক সাম্ভালি নামেও পরিচিত) ছিলেন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ, স্বাধীনতা কর্মী, সাংবাদিক এবং উত্তর প্রদেশের আমরোহা সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্য। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় তিনি দুবার কারাবরণ করেছিলেন। তিনি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সাথে যুক্ত ছিলেন এবং চতুর্থ লোকসভা ও পঞ্চম লোকসভা নির্বাচনের সময় দু'বার সংসদ সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
রাজনীতি
তিনি তার রাজনৈতিক শিক্ষা দারুল উলুম দেওবন্দ এবং লখনউ বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্জন করেছিলেন । তিনি প্রথমে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস, কিষাণ মজদুর প্রজা পার্টি এবং প্রজা সমাজতান্ত্রিক দলের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং ১৯৩৭ সালে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৪৫ সালে কংগ্রেস কমিটি দেওবন্দের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় তিনি দুবার কারাবরণ করেছিলেন। ১৯৬৮ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত তিনি জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ উত্তর প্রদেশের সদস্য ছিলেন।
ব্যক্তিগত জীবন
তিনি ১৯২১ সালের ৬ অক্টোবর মুজাফফরনগরের থানাভবনে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা হলেন মাওলানা আহমদ হাসান। ১৯৫৩ সালের জুনে নাজমা বেগমের সাথে তার বিয়ে হয়। তার দুই কন্যা ও দুই পুত্র ছিল।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:উত্তরপ্রদেশের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:উত্তর প্রদেশের ব্যক্তিত্ব
বিষয়শ্রেণী:১৯২১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:পঞ্চম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:মৃত্যুর সাল অনুপস্থিত
বিষয়শ্রেণী:চতুর্থ লোকসভার সদস্য | ইসহাক সাম্ভালি |
পুনর্নির্দেশ মনুষ্যবিহীন যুদ্ধবিমান (ড্রোন) | মনুষ্যবিহীন আকাশযান (ড্রোন) |
টেলুরিড ডেইলি প্ল্যানেট কলোরাডোর টেলুরিডে প্রকাশিত একটি স্থানীয় সংবাদপত্র যা টেলুরাইড অঞ্চলের সংবাদ এবং ঘটনাগুলি প্রকাশ করে। এটি সপ্তাহে তিন দিন, রবিবার, বুধবার ও শুক্রবার প্রকাশিত হয়। মাস্টহেড অনুসারে, এটি ১৮৯৮ সাল থেকে প্রকাশিত হচ্ছে এবং আরও দুটি সংবাদপত্র দ্য টেলুরিড টাইমস এবং টেলুরিড জার্নালকে সংযুক্ত করেছে।
১৯৯৮ সালে, ডেইলি প্ল্যানেট স্থানীয় মালিকানা দ্বারা টেক্সাস-ভিত্তিক আমেরিকান কনসলিডেটেড মিডিয়ায় (এসিএম) কাছে বিক্রি হয়েছিল। ২০০১ সালে, এসিএম এর কলোরাডো সংবাদপত্র ওমাক পাবলিশিংয়ের কাছে বিক্রি করা হয়েছিল। ২০০৫ সালে, ওমাক সংবাদপত্রগুলি গেটহাউস মিডিয়ায় কাছে বিক্রি করেছিল। এই সংবাদপত্রটির মালিকানা থার্টিনথ স্ট্রিট মিডিয়ার, যারা ২০০৮ সালে গেটহাউস মিডিয়ার কাছ থেকে কাগজটি কিনেছিলেন এবং প্রায় পাঁচ হাজার কপি প্রচলন রয়েছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
টেলুরিড ডেইলি প্ল্যানেট ওয়েবসাইট ।
বিষয়শ্রেণী:কলোরাডোর সংবাদপত্র | টেলুরিড ডেইলি প্ল্যানেট |
পুনর্নির্দেশ মুরওয়াব | Murwab |
কস্ততি রাশিয়ান-আমেরিকান সংবাদপত্র বা এপ্রোপস-কস্ততি সান ফ্রান্সিসকো বে অঞ্চলে প্রকাশিত একটি সাপ্তাহিক রুশ ভাষার সংবাদপত্র। সম্পাদক হলেন নিকোলা সুন্দিয়েভ এবং জান্না সুন্দেয়েভ। এটি ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এর সঞ্চালন রয়েছে ৯,০০০।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সরকারী ওয়েবসাইট
বিষয়শ্রেণী:ক্যালিফোর্নিয়ার সংবাদপত্র | কস্ততি |
মেনডোসিনো ভয়েস উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ার মেনডোসিনো কাউন্টি ভিত্তিক একটি স্বাধীন অনলাইন সংবাদপত্র।
ইতিহাস
দ্য মেনডোসিনো ভয়েস ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দ্য উইলিটস নিউজের দুই প্রাক্তন কর্মচারী, ক্যালিফোর্নিয়ার উইলিটস শহরের একটি উত্তরাধিকার সংবাদপত্র এবং ডিজিটাল ফার্স্ট মিডিয়া (ডিএফএম) এর সম্পত্তি। প্রতিষ্ঠাতা, অ্যাড্রিয়ান ফার্নান্দেজ বাউমান এবং কেট ম্যাক্সওয়েল একটি নতুন স্থানীয় সংবাদপত্র শুরু করার কারণ হিসাবে স্থানীয় সংবাদের অভাবকে উদ্ধৃত করেছিল এবং ডিএফএম এর উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ার একটি ছোট্ট সংবাদপত্র অধিগ্রহণ করেছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
মেনডোকিনো ভয়েস
বিষয়শ্রেণী:ক্যালিফোর্নিয়ার সংবাদপত্র | দ্য মেনডোসিনো ভয়েস |