text
stringlengths 11
126k
| title
stringlengths 1
182
|
---|---|
বুদ্ধরামা মন্দির, একটি বৌদ্ধ মন্দির, সুইডেনের এসেল পৌরসভার ফ্রেড্রিকার কাছে নির্মাণাধীন। এটি ইউরোপের বৃহত্তম বৌদ্ধ মন্দির হওয়ার কথা রয়েছে। মূলত থাইল্যান্ড সরকার কর্তৃক অর্থায়িত করার উদ্দেশ্যে। এটি একটি থাই ধাঁচের মন্দির যা থাইল্যান্ডের সন্ন্যাসীরা মন্দির সংলগ্ন একটি বিহারে বাস করবে। মন্দিরটি স্ক্যান্ডিনেভিয়ার বিশিষ্ট থাই সম্প্রদায়ের পাশাপাশি উত্তর ইউরোপের অন্যান্য বৌদ্ধদের আধ্যাত্মিক চাহিদা পূরণ করবে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফ্লিকারে, এই মন্দিরের চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইউরোপে থাই প্রবাসী
বিষয়শ্রেণী:বিদেশে থাই বৌদ্ধ মন্দির
বিষয়শ্রেণী:সুইডেনের বৌদ্ধ মন্দির | বুদ্ধরামা মন্দির |
জাতীয় মহাসড়ক ৭৮ নিউজিল্যান্ড একটি জাতীয় মহাসড়ক যা কেন্দ্রীয় তিমারুকে তার বন্দরের সাথে সংযুক্ত করেছে। এটি নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে সংক্ষিপ্ততম জাতীয় মহাসড়কের রেকর্ড ধারণ করে আছে, যার দৈর্ঘ্য মাত্র ।
জাতীয় মহাসড়ক ৭৮ সিবিডির ঠিক উত্তরে জাতীয় মহাসড়ক ১ থেকে শুরু হয়। এটি পর্যন্ত পূর্ব সেফটন সড়ককে স্টাফর্ড সড়ক পর্যন্ত অনুসরণ করে, যেখানে এটি পোর্ট লুপ সড়ক হয়ে যায়। রাস্তাটি তখন দক্ষিণ দ্বীপ মেইন ট্রাঙ্ক রেলপথের উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয় এবং লুপের চারপাশে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ঘুরে যাওয়ার আগে রেল লাইনের সমান্তরালে চলে যেতে পারে। মমহাসড়কটি মেরিন প্যারেড দিয়ে পোর্ট লুপ রোডের মোড়ে শেষ হয়। এটি একমাত্র জাতীয় মহাসড়ক যা নিজেকে অতিক্রম করে বলে মনে করা হয় (মোটরওয়ে অন/ অফ গণনা করা হয় না)।
প্রধান জংশন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডের সড়ক
বিষয়শ্রেণী:ক্যান্টরবারি, নিউজিল্যান্ড | জাতীয় মহাসড়ক ৭৮ (নিউজিল্যান্ড) |
পুনর্নির্দেশ নূরুল আজিম চৌধুরী | নুরুল আজিম চৌধুরী |
মনোওয়াই (; উচ্চারণ: ) যুক্তরাষ্ট্রের নেব্রাস্কা অঙ্গরাজ্যের বয়েড কাউন্টির অন্তর্ভুক্ত একটি গ্রাম। ২০১০ সালের জরীপ অনুসারে এর জনসংখ্যা মাত্র ১। এমন জনসংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রের আর কোন পৌরসভাতে নেই। জায়গাটির একমাত্র বাসিন্দা এলসি আইলার এবং তিনিই এই গ্রামের মেয়র, লাইব্রেরিয়ান এবং বারটেন্ডার। আর এ কারণেই এটি মানুষের আগ্রহের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এক অজানা নেটিভ আমেরিকান ভাষামতে মনোওয়াই শব্দটির অর্থ 'ফুল'। স্থানটিতে অনেক বুনো ফুল থাকার কারণেই এর নাম মনোওয়াই রাখা হয়।
ইতিহাস
মনোওয়াই গ্রামের পরিকল্পনা করা হয় ১৯০২ সালে, যখন ফ্রিমনট, এলখরন এবং মিসউরি রেল রোড ওই স্থান পর্যন্ত প্রসারিত করা হয়। একই সালে সেখানে একটি ডাকঘর স্থাপন করা হয় এবং ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত এটি কার্যকর ছিল।
১৯৩০ এর দশকে মনোওাইর সর্বোচ্চ সমৃদ্ধি দেখা যায়। এ সময় এর জনসংখ্যা ছিল ১৫০। গ্রেট প্লেইন্স এর অন্যান্য ক্ষুদ্র সম্প্রদায়ের মত এখানকার তরুণ বাসিন্দারাও ভালো চাকরির জন্য শহরাঞ্চলে চলে যায়। ২০০০ সালের জরীপ অনুসারে এই গ্রামের জনসংখ্যা ছিল ২। রুডি এবং এলসি আইলার নামের এক দম্পতি এখানে থাকতেন। ২০০৪ সালে রুডি মারা যাবার পর এলসি একাই এখানে থাকেন। তিনিই স্থানটির মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ফলে তিনি নিজেই নিজেকে মদের লাইসেন্স এবং কর প্রদান করেন। গ্রামের চারটি স্ট্রিট লাইটের রাষ্ট্রীয় তহবিল পাওয়ার জন্য তাকে প্রতি বছর একটি পৌর সড়ক পরিকল্পনা তৈরি করতে হয়।
গ্রামটি পরিত্যক্ত থাকা সত্ত্বেও এখানে মনোওয়াই ট্যাভার্ন নামের একটি বার আছে। যাত্রী বা ভ্রমণকারীদের জন্য এই বারটির পরিচালনার কাজ এলসি নিজেই করেন। এছাড়াও রুডির স্মরণে প্রতিষ্ঠিত পাঁচ হাজার বই বিশিষ্ট রুডি'স লাইব্রেরিও পরিচালনা করেন তিনি।
ভূগোল
মার্কিন আদমশুমারি তথ্য অনুযায়ী এই গ্রামের মোট আয়তন ০.২১ বর্গ মাইল (০.৫৪ বর্গ কিমি)। নেব্রাস্কার উত্তরপূর্বের বয়েড কাউনটির সুদূর পূর্বে অবস্থিত এ গ্রাম। এটি নিওব্রারা নদী এবং মিসউরি নদীর মাঝখানে অবস্থিত। মনোওয়াইর নিকটতম লোকালয় লিঞ্চ প্রায় ৬.৯২ মাইল (১১.১৪ কিমি) দূরে অবস্থিত। গ্রামটি অরনাহা থেকে প্রায় ১৯৩.৯৭ মাইল (৩১২.১৬ কিমি) দূরে অবস্থিত।
জনসংখ্যা
মনোওয়াইয়ের আদমশুমারির তথ্য এর কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্যকে তুলে ধরে। ২০১০ এর জরীপ অনুসারে:
মোট জনসংখ্যা ছিল ১ (৭৬.৫ বছর বয়সী শ্বেতাঙ্গ নারী)
একজন গৃহকর্ত্রী ছিলেন এবং তিনি একা থাকতেন।
যে তিনটি বাসা ছিল, তার একটিতে মানুষ বসবাস করত।
শিক্ষা
এলাকাটি লিঞ্চের লিঞ্চ পাবলিক স্কুলস জেলার আওতাভুক্ত।
জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে
১৯৯০ এর জনগণনার পর মনোওয়াইর মেয়র এলসি আইলার রেডিও সম্প্রচারক পল হারভির সঙ্গে যোগাযোগ
করেন। তিনি এক সম্প্রচারে মনোওয়াইর জনগণনার একটি ভুল তুলে ধরেন।
আরবিজ এবং প্রুডেনশিয়াল এর টিভি বিজ্ঞাপনে এই গ্রামটি প্রদর্শিত হয়েছে। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞাপনের পোস্টারের প্রথম স্থান হিসেবে মনোওয়াইকে ব্যবহার করা হয়। এটি শেষ হয় ২০১৮ সালের ১৩ জুনে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
"Welcome to Monowi, Nebraska: population 1" by Will Francome, Megan Garner & Eliot Stein. BBC. 30 January 2018.
বিষয়শ্রেণী:নেব্রাস্কা অঙ্গরাজ্যের বয়েড কাউন্টির গ্রাম
বিষয়শ্রেণী:১৯০২-এ প্রতিষ্ঠিত | মনোউই, নেব্রাস্কা |
মেলামচি ওয়াটার সাপ্লাই প্রোজেক্ট (এমডব্লিউএসপি) [বাংলায়: মেলামচি জল সরবরাহ প্রকল্প] হল একটা পানীয় জল সরবরাহ করার প্রকল্প যেখান থেকে কাঠমান্ডু উপত্যকায় প্রতিদিন ১৭ কোটি লিটার জল সরবরাহ করা হয়ে থকে। ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে এই জল সরবরাহ প্রকল্প আরম্ভ করা হয়েছিল এবং ২০২১এ কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। নেপালের মেলামচিতে অবস্থিত এই প্রকল্পের জল ভরার স্থান। মেলামচি প্রকল্পের কার্যনির্বাহী সংস্থা হল শারীরিক অবকাঠামো ও পরিবহন মন্ত্রক (নেপাল) এবং এর বাস্তব রূপায়ণকারী সংস্থার নাম মেলামচি জল সরবরাহ উন্নয়ন বোর্ড।
জাপান এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এই জল প্রকল্পের প্রধান অর্থ সরবরাহ করে। প্রকল্পের ব্যয় নির্বাহের প্রায় ৫৭ শতাংশ আসে ঋণ থেকে, ১৬ শতাশ অনুদান এবং বাকি প্রায় ২৭ শতাংশ অর্থের জোগান দেয় নেপালের সরকার।
প্রকল্পের বিবরণ
মেলামচি উপত্যকায় ঘাওয়াকান গ্রামের গিরি সঙ্কটের নিচে ঠিক মেলামচি নদী এবং রিবার্মা খোলার সঙ্গমের ওপরের দিকে মেলামচি জল সরবরাহ প্রকল্পের জল ভরার স্থান নির্ণয় করা হয়েছে। প্রধান কাঠামোটা আছে নদীবক্ষ বাঁধের বিচ্যুতি, নদী-প্রশিক্ষণ কাঠামো এবং অববাহিকার পলি রোধের ওপর। সমুদ্রের জলতল থেকে ১৪২৫ মিটার উচ্চতায় ৫ থেকে ৭ মিটার উঁচু একটা মহাকর্ষ কংক্রিটের নদীবক্ষ বাঁধ তৈরি করা হয়েছে। একটা 6m3/s ক্ষমতাসম্পন্ন একটা নকশায় নিয়ন্ত্রণ এবং অববাহিকার পলি রোধের ব্যবস্থা আছে। প্রতিটি ৮০ মিটার দৈর্ঘ্যের দুই কক্ষবিশিষ্ট অববাহিকায় পলি রোধ ব্যবস্থা কাজ করে।
সমুদ্রের জলতল থেকে প্রকল্পে জল ভরার টানেল ১৪১৬ মিটার উচ্চতায় আছে এবং জল নির্গমন পথ প্রায় ১৪০৮ মিটার উচ্চতায়। টানেল থেকে কাঠমান্ডু উপত্যকায় সুন্দরীজলে অবস্থিত জল পরিশোধন সুবিধার জায়গায় আগমন পথের দূরত্ব প্রায় ২৬ কিমি। অম্বাথান, গ্যালথাম, সিন্ধু এবং সুন্দরীজল জলপ্রপাতের সুড়ঙ্গপথ থেকে টানেলটা খনন করা হচ্ছে। বাঁক প্রবাহ 6m3/s-এর মধ্যে। টানেলটার প্রস্থচ্ছেদ অঞ্চল আছে ১২.৭ বর্গ মিটার এবং বেশির ভাগ অংশে শটক্রিটের সঙ্গে আস্তরিত করা; শুধুমাত্র কমজোরি পাথর গঠন অঞ্চলেই কংক্রিট আস্তরণটি তৈরি করা হয়েছে। ছিদ্র এবং বিস্ফোরণ পদ্ধতিতে খনন করা হয়েছে টানেলটা। এই অঞ্চলের ভূতত্ত্ব প্রধানত ভঙ্গুর পাথরের সঙ্গে অভ্র স্কিস্ট এবং আস্তরিত কোয়ার্টজাইট দিয়ে গড়া।
এই প্রকল্পে জল সরবরাহ কাজের জন্যে কাঠমান্ডুর বিভিন্ন অঞ্চলে মোট ন-টা পরিষেবা জলাধার আছে; সেগুলো হল: মহানকালচৌর, বাঁশবাড়ি, পানি পোখারি, বালাজু, খুমলটার, আরুবাড়ি, তিগনি, কাতুনজে এবং কৃতিপুর। সুন্দরীজল থেকে পরিষেবা জলাধার পর্যন্ত বাল্ক ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম (বিডিএস) দ্বারা জল সরবরাহ করা হয়। প্রায় ৬৭০ কিলোমিটার এক দীর্ঘ পাইপলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি জল সরবরাহ করা হয়। প্রায় ৫৪০ কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ নিকাশি নেটওয়ার্কও এই প্রকল্পে উন্নত করা হবে।
বিলম্ব
এই প্রকল্প বিলম্ব হওয়ার একটা গুরুতর ইতিহাস আছে।
চায়না রেলওয়ে ১৫ ব্যুরো গ্রুপ কর্পোরেশনের সঙ্গে ২০১২ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বর চুক্তি বাতিল করা হয়েছিল।
শারীরিক পরিকল্পনা মন্ত্রকের হিসলিয়া ইয়ামি দাবি করেন যে, সেভার্ন ট্রেন্টের পর্যাপ্ত শক্তিশালী আন্তর্জাতিক ট্র্যাক রেকর্ড নেই। তাই ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের আগস্টে যুক্তরাজ্যের সংস্থা সেভার্ন ট্রেন্টকে দেওয়া চুক্তি বাতিল করে দেয়া হয়েছিল।
২০১৮ খ্রিস্টাব্দে ঠিকাদার সংস্থা সিএমসি-এর সঙ্গে ২০১৯ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানো হয়েছিল।
কো-অপারেটিভা মুরেটরি ই সিমেন্টিস্টি ডি রেভেন্না (সিএমসি)-এর সঙ্গে অর্থ প্রদানের বিরোধের কারণে ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে চুক্তির অবসান ঘটানো হয়েছিল।
দুর্ঘটনা
২০২০ খ্রিস্টাব্দের ১৪ জুলাই টানেল পরীক্ষার সময় জলরোধক দরজা ভেঙে যাওয়ার ফলে টানেলে বন্যার সৃষ্টি হয়, যে কারণে দুজন কর্মীর মৃত্যু হয়েছিল।
দুর্নীতি
২০০৫ খ্রিস্টাব্দে রয়্যাল কোরাপশন কন্ট্রোল কমিশন কর্তৃক প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবা দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিলেন। রাজা জ্ঞানেন্দ্রর অসাংবিধানিক পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করে এই মামলা সুপ্রিম কোর্ট খারিজ করে দিয়েছিল।
দুর্নীতির সমস্যার কারণে সুইডেন ২০০৬ খিস্টাব্দে এই প্রকল্পের অর্থ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।
২০১২ খ্রিস্টাব্দে, দুজন প্রবীণ নেপালি আমলা, গজেন্দ্র কুমার ঠাকুর, জল সরবরাহ মন্ত্রকের প্রাক্তন সেক্রেটারি এবং মেলামচি জল সরবরাহ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী পরিচালক সূর্য রাজ কাদেলের বিরুদ্ধে ঠিকাদার সংস্থা কো-অপারেটিভা মুরেটরি ই সিমেন্টিস্টি ডি রেভেন্না (সিএমসি) অভিযোগ করেছেন যে, তাঁরা এনপিআর ৩০ কোটি (নেপালি টাকা) থেকে ৩ শতাংশ কেটে অর্থ প্রদান করেছিলেন। এই বিষয় মাথায় রেখে নেপাল সরকারের সঙ্গে সিএমসি চুক্তি বাতিল করে দিয়েছিল।
তথ্যসূত্রসমূহ
বহির্সংযোগসমূহ
সরকারী ওয়েবসাইট
কেইউকেএল
বিষয়শ্রেণী:নেপাল
বিষয়শ্রেণী:জল সরবরাহ পরিকাঠামো | মেলামচি জল সরবরাহ প্রকল্প |
লা বেল ইপোক ২০১৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি ফরাসি প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক-নাট্য চলচ্চিত্র যা রচনা ও পরিচালনা করেছেন নিকোলাস বেদোস।
ছবিতে ড্যানিয়েল আউটুইলকে ভিক্টর চরিত্রে অভিনয় করেছেন, তিনি ষাটের দশকের একজন, যার মারিয়েনের (ফ্যানি আরডান্ট) সাথে দীর্ঘ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ।ভিক্টর যখন আঁতোয়ান (গিলিয়াম ক্যানেট) এর সাথে দেখা করেন, যিনি এমন একটি সংস্থার মালিক যা লোকদেরকে টাইম ট্রাভেল করার কাজে সাহায্য করে, এরপর ভিক্টর সেই সুযোগ(টাইম ট্রাভেল) গ্রহণ করেন এবং যখন মারিয়েনের সাথে প্রথম দেখা হয়েছিল সেই সময়ে ফিরে যা়ন।
২০১২ সালের কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে এই চলচ্চিত্রটির প্রিমিয়ার হয়েছিল।
কাহিনী সংক্ষেপ
প্রাক্তন ডিজাইনার, ভিক্টর তার ষাটের দশকে এবং হতাশায় রয়েছেন।স্ত্রী মারিয়েনের সাথে তাঁর পারিবারিক সমস্যা হয় এবং তিনি আধুনিক প্রযুক্তিগত বিশ্বে থাকার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। তাকে উৎসাহিত করার জন্য, তার ছেলে ম্যাক্সিম তাকে একটি কোম্পানির আয়োজিত অনুষ্ঠান থেকে একটি "টাইম ট্রাভেল" টিকিট কিনেছিল।এই কোম্পানি/সংস্থাটি গ্রাহকদের একটি ম্যাজিকেল ডিভাইস এর মাধ্যমে তাদের
গ্ৰাহকদের পছন্দের যুগটিকে পুনরুদ্ধার করার অফার দেয় অর্থাৎ টাইম ট্রাভেল।কিছু ধনী ক্লায়েন্ট উইলিয়াম ফকনার,অ্যাডল্ফ হিটলারের সাথে বা ১৭ তম শতাব্দীর অভিজাতদের সাথে দেখা কিংবা একটি সন্ধ্যা কাটাতে পছন্দ করেন। ভিক্টর তিনি তাঁর জীবনের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ সপ্তাহে ফিরে যেতে আগ্রহী হন,যেখানে তিনি চল্লিশ বছর আগে, ১ মে, ১৯৪৮ সালে লিয়নের লা বেল পোপাক ক্যাফেতে মারিয়নের সাথে প্রেম এবং দেখা করেছিলেন।
এই "স্টেজেজিং" -তে মারিয়েনকে অভিনয় করেছেন মার্গট,এনি এমন এক অভিনেত্রী যিনি এন্টোইনের সাথে জটিল এবং অশান্ত সম্পর্কের মধ্যে থাকেন।
পরবর্তীতে ভিক্টর নিজেকে খোলায় মন দেবে, যতক্ষণ না সে এই "পুনর্গঠিত" স্মৃতিগুলিতে হারিয়ে যায়।
অভিনয়ে
ড্যানিয়েল আউটুইল ভিক্টর ড্রামন্ড হিসাবে
গিলিয়াম ক্যানেট এন্টোইন হিসাবে
ডরিয়া টিলিয়ার মার্গোট হিসাবে
ফ্যানি আরডান্ট মেরিয়েন ড্রামন্ড হিসাবে
পিয়েরে আরদীটি পিয়েরে হিসাবে
ডেনিস পোদালিয়াদস ফ্রাঞ্জোইস হিসাবে
মাইকেল কোহেন ম্যাক্সিম ড্রামন্ড হিসাবে
জ্যানি আর্নেসকে আমেলি হিসাবে
বারট্রান্ড পন্টেট as Adrien
মরিস / ইয়ভন / হেমিংওয়ের ভূমিকায় ব্রুনো রাফেল্লি
গিসেল / মার্গোটের বন্ধু হিসাবে লিজি ব্রোচের
ফ্রেডি / হ্যানস অ্যাক্সেল ভন ফার্সেনের ভূমিকায় থমাস স্কিমেকা
প্রতিক্রিয়া
রটেন টমাটোস এ চলচ্চিত্রটির সমালোচনা গড় ৭.৭/১০ এর সাথে ১৬ জন সমালোচকের পর্যালোচনাগুলির ভিত্তিতে ৮৮% পজিটিভ অনুমোদন রেটিং রয়েছে। এছাড়া মেটাক্রিটিক-এ,সমালোচকদের উপর ভিত্তি করে ছবিটির গড় স্কোর ৭৫/১০০ যা সাধারণত অনুকূল রিভিউ নির্দেশ করে।
জনপ্রিয় লেখক ডেব্রুজ চলচ্চিত্রটির প্রশংসা করেছেন লিখেছেন, "এটিতে এমন একটি চিত্রনাট্য রয়েছে যা চার্লি কাউফম্যান চলচ্চিত্র হিসাবে উচ্চাভিলাষীভাবে কল্পনা করেছিলেন"। দ্যা হলিউড রিপোর্টার টড ম্যাকার্থি চলচ্চিত্রটিকে একটি" উপভোগ্য, আকর্ষণীয় এবং আসল রোমান্টিক কমেডি বলে অভিহিত করেছেন যা অনেকগুলি বিষয়কে তুলে ধরে একদম পরিপূর্ণ ভাবে।"
তথ্যসূত্র | লা বেল ইপোক |
বলিদান হল ১৯৯৭ সালের একটি নেপালি ঐতিহাসিক নাট্য চলচ্চিত্র, এর পরিচালনায় ছিলেন তুলসী ঘিমিরে এবং লেখক মদনাথ প্রাস্রিত। সিনেমা নেপালের হয়ে এটি প্রযোজনা করেছিলেন শ্যাম সাপকোটা। চলচ্চিত্রটি নেপালের পঞ্চায়েত যুগের ঘটনা নিয়ে, এবং এখানে সমসাময়িক গণতন্ত্র আন্দোলনের একটি কাল্পনিক ঘটনা চিত্রিত করা হয়েছে। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন হরি বংশ আচার্য, তাঁর সাথে আরও ছিলেন অঞ্জলি লামা, মদন কৃষ্ণ শ্রেষ্ঠা, শান্তি মাস্কে, কেশব ভট্টরাই, লক্ষ্মী গিরি এবং নীর শাহ। চলচ্চিত্রটি সমালোচনামূলক এবং বাণিজ্যিক উভয় দিকেই সাফল্য পেয়েছিল।
২০০৫ সালে, এই ছবিতে নেপালের কমিউনিস্ট আন্দোলনকে তুলে ধরার জন্য, নেপালের রাজা জ্ঞানেন্দ্রের নেতৃত্বাধীন স্বল্পকালীন স্বৈরতান্ত্রিক সরকার বলিদানকে নিষিদ্ধ করে দিয়েছিল।
ঘটনা
একদিন একটি ক্যাম্পাসে পুলিশ কর্মকর্তাদের সাথে বিরোধের পরে একজন বিপ্লবী মারা যায়। বিপ্লবী গোষ্ঠীর নেতা বিক্রম (বি. এস. রানা), মৃত বিপ্লবীর জন্য দুঃখ প্রকাশ করে এবং পুলিশের থেকে বাঁচার অন্যান্য বিপ্লবীদের লুকিয়ে থাকতে বলে। বিপ্লবীরা নেপালের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। সংগীতা (অঞ্জলি লামা) সিরানী গ্রামে পৌঁছোয়। সেখানে এক তরুণ ছাত্র অর্জুনের (হরি বংশ আচার্য) সঙ্গে তার দেখা হয়ে যায়। সংগীতা তাকে জানায় যে বিক্রমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অর্জুন তাদের গানের মাধ্যমে অন্যদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করার জন্য তাদের কর্মসূচিতে কাজ শুরু করে।
এই দলটি পঞ্চায়েত ব্যবস্থার বিরুদ্ধে তাদের বিপ্লবের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। অর্জুন ও সংগীতা আরও একটি গ্রামে যায়, সেখানে গণতন্ত্র সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে। রাস্তায়, একজন অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেনের (মদন কৃষ্ণ শ্রেষ্ঠা) সঙ্গে তাদের দেখা হয়। তাদের পরিকল্পনায় ক্যাপ্টেন ভরসা করতে পারেনি। ক্যপ্টেন গ্রামের প্রধানকে রাজী করার চেষ্টা করে, যাতে গ্রামে আন্তঃবর্ণ বিবাহের অনুমতি পাওয়া যায়। কিন্তু গ্রামের প্রধান এই প্রস্তাব মেনে নেয় নি। ক্যাপ্টেন তখন বিপ্লবী গোষ্ঠীকে বলে গ্রামে একটি আন্তঃবর্ণের বিবাহের ব্যবস্থা করতে, যাতে গ্রামের প্রধানকে প্রত্যয় দেওয়া যায়। অর্জুন এবং সংগীতা পরষ্পর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবার সিদ্ধান্ত নেয়, কিন্তু দলের আরও এক সদস্য গোপনে সংগীতাকে ভালবাসত। সে দলটির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে এবং পুলিশকে তাদের পরিকল্পনার কথা জানিয়ে দেয়।
অর্জুন গ্রেপ্তার হয় এবং বরিষ্ঠ পুলিশ ইন্সপেক্টর কর্ণ (নীর শাহ) তার ওপর অত্যাচার করে। আদালতের বিচারে তার দশ বছরের জেল হয়। আদালত থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময়, যে মন্ত্রী তার মৃত্যুদণ্ড চেয়েছিল অর্জুন তার উপরে থুতু ফেলে। পরে, কর্ণ অর্জুনের বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত হয়। অফিসার তাকে প্রস্তাব দেয় যে বিপ্লবী গোষ্ঠীতে জড়িতদের নাম প্রকাশ করলে তারা তাকে মুক্তি দেবে, কিন্তু অর্জুন তা প্রত্যাখ্যান করে। যখন অর্জুনকে পাল্পা জেলে স্থানান্তরিত করা হচ্ছিল, সে পুলিশের গাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। পুলিশ তখন বিপ্লবীদের সঙ্গে লড়াই শুরু করে এবং অর্জুন মারা যায়। লড়াইয়ের দৃশ্যে সংগীতা একটি সন্তানের জন্ম দেয় এবং অর্জুন জাতির জন্য নিজের জীবন দিয়েছে এমন একটি গানের মাধ্যমে চলচ্চিত্রটি শেষ হয়।
চরিত্র চিত্রণ
হরি বংশ আচার্য- অর্জুন চরিত্রে
অঞ্জলি লামা- সঙ্গীতা চরিত্রে
কেশব ভট্টরাই- কেশব চরিত্রে
বি. এস. রানা- বিক্রম চরিত্রে
নীর শাহ- এসপি কর্ণ ধজ চরিত্রে
মদন কৃষ্ণ শ্রেষ্ঠা- অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন চরিত্রে
লক্ষ্মী গিরি- অর্জুনের মা চরিত্রে
রাজরাম পাউদেল- পুলিশ অফিসার চরিত্রে
রামচন্দ্র অধিকারী- হাবিলদার চন্দ্র বাহাদুর চরিত্রে
কিরণ কে.সি.- বোহোরা চরিত্রে
রাম কৃষ্ণ বাজগাইন- সাগর চরিত্রে
শান্তি মাস্কে- সুমিতার মা চরিত্রে
সাউন্ডট্র্যাক
নিষেধাজ্ঞা
চলচ্চিত্রটি ১৯৯৭ সালে মুক্তি পেয়েছিল। ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বরে, নেপালের কমিউনিস্ট আন্দোলনের ঘটনা তুলে ধরার জন্য নেপাল সরকার এটি নিষিদ্ধ করেছিল।
টু সার্কেলস এর সুদেষ্ণা সরকার লিখেছিলেন: "বলিদান নেপালের কমিউনিস্ট আন্দোলনের চিত্র তুলে ধরেছে, পাঁচ বছর আগে যখন রাজা জ্ঞানেন্দ্র সেনাবাহিনীর সহায়তায় নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দখল করেছিলেন এবং নেপালের শীর্ষ রাজনীতিবিদদের জেলবন্দি করেছিলেন তখন এটিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল"। "গৌন গৌনবাটা উথা" গানটি নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি (একীকৃত মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী) গ্রহণ করেছিল। এটি পূর্বে পঞ্চায়েত যুগে মুক্তি পেয়েছিল, যেটির রচয়িতা ছিলেন শ্যাম তমোট, রাষ্ট্রায়ত্ত রেডিও নেপাল থেকে এটি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। বলিদান চলচ্চিত্রটি অতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। এর বিপ্লবী বিষয়বস্তুর জন্য এবং মন ছুঁয়ে যাওয়া গানের জন্য এটি দর্শকদের দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিল।
২০১৫ সালের মে মাসে, চলচ্চিত্রটি উপগ্রহ টেলিভিশন স্টেশন ডিশ হোম এ প্রদর্শিত হয়েছিল।
সমালোচকদের প্রতিক্রিয়া
নেপালি সংসার এর কর্মীরা চলচ্চিত্রটিকে চিনো, দর্পণ ছায়া, কুসুম রুমাল, লহুরে, এবং দেশ এর মত "সেরা নেপালি চলচ্চিত্রগুলির মধ্যে একটি" হিসাবে উল্লেখ করেছিলেন।রিপাবলিকার কমাল সুবেদী বলেছিলেন: "বলিদান হল সর্বকালের অন্যতম সফল চলচ্চিত্র"। বস নেপালের কর্মীরা লিখেছিলেন: "আপনি যদি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সময় নেপালের লোকদের মধ্যে কী ছড়িয়ে গিয়েছিল তার এক ঝলক পেতে আগ্রহী হন তবে এই চলচ্চিত্রটি দেখা উচিত"।
লা.লিট এর কর্মীরা লিখেছিলেন: "বলিদান, [...] পঞ্চায়েতের পতন এবং মাওবাদী বিপ্লব শুরুর মধ্যে নিখুঁতভাবে স্থিত সহানুভূতি উদ্রেককারী"।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:নেপালি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৭-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:নেপালি চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৭-এর নাট্য চলচ্চিত্র | বলিদান (চলচ্চিত্র) |
পুনর্নির্দেশ উরি ব্যাংক | ওরি ব্যাংক |
পুনর্নির্দেশ ডাক্তারি মুখোশ | সার্জিক্যাল মাস্ক |
এনএক্সটি টেকওভার: ওয়ারগেমস একটি পেশাদার কুস্তি এবং ডাব্লিউডাব্লিউই নেটওয়ার্কের একটি অনুষ্ঠান ছিল, যেটি ডাব্লিউডাব্লিউই তাদের ব্র্যান্ড এনএক্সটির জন্য প্রযোজনা করেছিল। এই অনুষ্ঠানটি ২০২০ সালের ৬ই ডিসেম্বর তারিখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার অরল্যান্ডোর ক্যাপিটল রেসলিং সেন্টার নামে শৈলীকৃত ডাব্লিউডাব্লিউই পারফরম্যান্স সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং ডাব্লিউডাব্লিউই নেটওয়ার্কে সরাসরি সম্প্রচারিত হয়েছিল। এটি এনএক্সটি টেকওভার কালানুক্রমিকের অধীনে প্রচারিত ৩২তম এবং ওয়ারগেমস কালানুক্রমিকের অধীনে প্রচারিত চতুর্থ অনুষ্ঠান ছিল।
প্রাক-প্রদর্শনে একটি সহ মূল অনুষ্ঠান মিলিয়ে মোট ৬টি ম্যাচ এই অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানের সর্বশেষ শেষ ম্যাচে দি আন্ডিস্পিউটেড এরা (এডাম কোল, কাইল ও'রাইলি, রডরিক স্ট্রং এবং ববি ফিশ) ওয়ারগেমস ম্যাচে ম্যাকঅ্যাফি দলকে (প্যাট ম্যাকঅ্যাফি, পিট ডান, ড্যানি বার্চ এবং ওনি লোরকান) হারিয়েছে। এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী ম্যাচে ক্যান্ডিস দল (ক্যান্ডিস লেরে, ডাকোটা কাই, রাকেল গঞ্জালেজ এবং টনি স্টর্ম) প্রথমবারের মতো আয়োজিত নারীদের ওয়ারগেমস ম্যাচে শটজি দলকে (শটজি ব্ল্যাকহার্ট, এম্বার মুন, রিয়া রিপলি এবং ইও শিরাই) হারিয়েছে।
ফলাফল
টীকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এ ডাব্লিউডাব্লিউই নেটওয়ার্কের অনুষ্ঠান
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এ ফ্লোরিডা
বিষয়শ্রেণী:ফ্লোরিডায় ঘটনা
বিষয়শ্রেণী:অরল্যান্ডো-এ (ফ্লোরিডা) পেশাদার কুস্তি
বিষয়শ্রেণী:ডিসেম্বর ২০২০-এ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঘটনা
বিষয়শ্রেণী:এনএক্সটি টেকওভার | এনএক্সটি টেকওভার: ওয়ারগেমস (২০২০) |
ফুকিং ( সংযোগ=|এই শব্দ সম্পর্কে) পশ্চিম ওপার অস্ট্রিয়ার ইনভিয়েটারেল অঞ্চলে অবস্থিত টারসডর্ফ পৌরসভার একটি অস্ট্রিয়ান গ্রাম। গ্রামটি সলজবার্গের উত্তরে, এবং ইন নদীর নদীর পূর্বদিকে, যা জার্মান সীমান্তের একটি অংশ ।
২০০৫ সালে জনসংখ্যার মাত্র ১০৪ জন থাকলেও এই গ্রামটি ইংরেজি-ভাষী বিশ্বে তার নামটির জন্য সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে কারণ ইংরেজী ভাষার অশ্লীলবোধক শব্দ " ফাক " এর প্রতিচ্ছবি হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে। গ্রামটির রাস্তার নামফলকগুলি দর্শনার্থীদের জন্য জনপ্রিয় আকর্ষণ এবং এগুলি প্রায়শ ২০০৫ সাল পর্যন্ত স্যুভেনির-শিকার শিকারি দ্বারা চুরি হত তবে পরবর্তীতে নামফলকগুলিকে চুরি-প্রতিরোধী হিসাবে তৈরি করা হয়েছিল।
ইতিহাস
ধারণা করা হয় যে বন্দোবস্ত Focko, একটি দ্বারা ৬ষ্ঠ শতকের সালে প্রতিষ্ঠিত বাভারীয়, রাজ-কর্মচারী। এই শতাব্দীর সময়কালে অস্ট্রিয়ান অঞ্চলটি বেশিরভাগই অস্ট্রোগোথসের রাজ্যের অধীনে ছিল এবং খ্রিস্টান এবং পৌত্তলিকদের মিশ্রিত হয়েছিল। গ্রামের অস্তিত্বটি প্রথমবারের জন্য 1070 সালে নথিভুক্ত করা হয়েছিল, এবং historical তিহাসিক রেকর্ডগুলি দেখায় যে প্রায় বিশ বছর পরে, প্রভু লাতিন ভাষায় অ্যাডাল্পার্টাস ডি ফিউসিনিন হিসাবে রেকর্ড করা হয়েছিল। কয়েক বছরের মধ্যে নামের বানানটি বিকশিত হয়েছে; এটি প্রথম 1070 সালে Vucchingen যেমন বানান সহ ঐতিহাসিক সূত্র লিপিবদ্ধ করা হয়, 1303 সালে Fukching, 1532 সালে Fugkhing, এবং 18 শতকে আধুনিক বানান যৌনসঙ্গম মধ্যে, কোন বই হিসেবে স্বরবর্ণ ওও সঙ্গে উচ্চারণ করা হয় । বিভক্তি -ing একটি পুরানো জার্মানিক, রুট শব্দ যা থেকে এটি সংযুক্ত করা হয় একাত্মতার এইভাবে মানে যৌনসঙ্গম মানুষ ইঙ্গিত প্রত্যয় "(স্থান) Focko মানুষের।"
আরও দেখুন
অস্বাভাবিক জায়গার নামের তালিকা
ওবারফকিং
উদাসীন
শিটারটন, ইংল্যান্ডের ডরসেটের একটি হ্যামলেট যা একই রকমের চিহ্ন চুরির ইতিহাস history
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
টারসডর্ফ পৌরসভার ওয়েবসাইট
" জার্মান ফার্ম বিয়ারকে ডান টু বিয়ারকে 'ফাকিং হেল' বলে ডেকে আনে " " স্পিগেল অনলাইন । 29 মার্চ 2010।
বিষয়শ্রেণী:এইচঅডিওর মাইক্রোবিন্যাসের সাথে নিবন্ধসমূহ
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে | ফুকিং |
ফুটবল ক্লাব খিমকি (, ; এছাড়াও এফসি খিমকি নামে পরিচিত) হচ্ছে খিমকি ভিত্তিক একটি রুশ পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এই ক্লাবটি বর্তমানে রাশিয়ার শীর্ষ স্তরের ফুটবল লীগ রুশ প্রিমিয়ার লীগে খেলে। এই ক্লাবটি ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এফসি খিমকি তাদের সকল হোম ম্যাচ খিমকির এরিনা খিমকিতে খেলে থাকে; যার ধারণক্ষমতা হচ্ছে ১৮,৬৩৬। বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন ইগর চেরেভচেঙ্কো এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন সের্জেই আনোখিন। রুশ রক্ষণভাগের খেলোয়াড় দিমিত্রি তাখি এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।
ঘরোয়া ফুটবলে, এফসি খিমকি এপর্যন্ত ৩টি শিরোপা জয়লাভ করেছে; যার মধ্যে ১টি রুশ জাতীয় ফুটবল লীগ এবং ২টি রুশ পেশাদার ফুটবল লীগ শিরোপা রয়েছে।
অর্জন
রুশ জাতীয় ফুটবল লীগ
চ্যাম্পিয়ন (১): ২০০৬
রুশ পেশাদার ফুটবল লীগ
চ্যাম্পিয়ন (২): ২০০০ (কেন্দ্রীয়), ২০১৫–১৬ (পশ্চিম)
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ফুটবল ক্লাব খিমকি
বিষয়শ্রেণী:রুশ প্রিমিয়ার লীগ ক্লাব
বিষয়শ্রেণী:রাশিয়ার ফুটবল ক্লাব
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৭-এ রাশিয়ায় প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৭-এ প্রতিষ্ঠিত ফুটবল ক্লাব | ফুটবল ক্লাব খিমকি |
অধ্যাপক ড. কাজী সাজ্জাদ হোসেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪র্থ উপাচার্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ড. কাজী সাজ্জাদ হোসেন কে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৪র্থ উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেন। উপাচার্য হিসেবে নিয়োগের পূর্বে তিনি অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন
শিক্ষা জীবন
লাহুরিয়া হাফিজ আব্দুল করিম একাডেমি, নড়াইল থেকে যশোর বোর্ডের অধীনে ১৯৮৩ সালে এসএসসি এবং নড়াইলের সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে ১৯৮৫ সাল এইচএসসি পাশ করেন। ১৯৯০ সালে কুয়েট থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ বিএসসি এবং ২০০১ সালে জাপানের সাগা ইউনিভার্সিটি থেকে এমএসসি শেষ করেন। ২০০৭ সালে মালেয়শিয়ার Uniersiti Sains Malaysia থেকে পিএইচডি শেষ করেন। পিএইচডি কালে তিনি ট্রাফিক নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করেন। | কাজী সাজ্জাদ হোসেন |
নিম্নে এর আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং তুলে ধরা হলঃ
কৃষি
দ্য ইকোনমিস্ট : গ্লোবাল ফুড সিকিউরিটি সূচী অনুযায়ী ২০১৩ সালে ১১৩ টি দেশের এর মধ্যে ১৯তম স্থান পেয়েছে
অর্থনীতি
ডান|থাম্ব| তেল আভিভ এর এয়ার ভিউ
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল : জিডিপি (নামমাত্র) ২০১৭, ১৯১ দেশের মধ্যে ৩২ তম স্থানে রয়েছে
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল : জিডিপি (নামমাত্র) মাথাপিছু ২০১৭, ১৮৬ টি দেশের মধ্যে ২০তম স্থানে রয়েছে
ব্লুমবার্গ এলপি : ইনোভেশন সূচক ২০১৯, ৯৫ টি দেশের মধ্যে ৫ম অবস্থানে রয়েছে
অর্থনৈতিক জটিলতার অবজারভেটরি, এমআইটি : অর্থনৈতিক জটিলতা সূচক ২০১৭ অনুযায়ী, ১২৯ টি দেশের মধ্যে ১৭তম স্থান অর্জন করেছে
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল অ্যান্ড হেরিটেজ ফাউন্ডেশন : ইন্ডেক্স অফ ইকোনমিক ফ্রিডম ২০১৮ অনুযায়ী, ১৮০ টি দেশের মধ্যে ৩১তম স্থানে রয়েছে
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম : গ্লোবাল প্রতিযোগিতা সূচক ২০১৬-২০১৭ অনুযায়ী, ১৩৭-১৩৮টি দেশের মধ্যে ১৬তম স্থানে রয়েছে
গ্রান্ট থর্নটন : গ্লোবাল ডায়নামিজম ইনডেক্স ২০১৫ অনুসারে, ৬০ টি দেশের মধ্যে ২য় স্থানে রয়েছে
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম : হিউম্যান ক্যাপিটাল রিপোর্ট ২০১৭ অনুযায়ী, ১৩০ টি দেশের মধ্যে ১৮ তম অবস্থানে রয়েছে।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম: ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স ২০১৮ অনুযায়ী, ১০৩ টি দেশের মধ্যে ৩১ তম স্থান অর্জন করেছে।
বিশ্বব্যাংক : ব্যবসা সূচি ২০২০ অনুযায়ী (২০১৯ সালের র্যাঙ্কিং অনুযায়ী) ১৯০ টি দেশের মধ্যে ৩৫তম স্থানে রয়েছে।
বিশ্বব্যাংক: লজিস্টিক পারফরম্যান্স সূচক ২০১৬ অনুযায়ী, ১৬০ টি দেশের মধ্যে ২৮তম অবস্থানে রয়েছে।
শিক্ষা
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী মূল্যায়নের জন্য অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বিকাশ ২০১৫ সালের অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বিকাশ সংস্থা গণিতে ৭২ এর মধ্যে ৩৯ তম, বিজ্ঞানে ৭২ এর মধ্যে ৩৯তম, পড়ার ক্ষেত্রে ৭২ এর মধ্যে ৩৭ তম স্থান অর্জন করেছে। পরীক্ষাটি শিক্ষার্থীদের গ্রেডসমূহকে প্রভাবিত করে না।
পরিবেশ
এসওপিএসি : ২০১২, ২৩৪ টির মধ্যে ২১০ টি অবস্থান করেছে
ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় / কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় : পরিবেশগত পারফরম্যান্স সূচক, ২০১৮ অনুযায়ী, ১৮০ এর মধ্যে ১৯ তম স্থান পেয়েছে
সিঙ্গাপুর ও কুয়েতের পরে পপুলেশন ম্যাটার ওভারশুট সূচকে বিশ্বের তৃতীয়তম নির্ভরশীল।
বাক স্বাধীনতা
অর্থনীতিবিদ : গণতন্ত্র সূচক, স্পিচ অফ স্পিচ এবং মিডিয়া, ২০১৭ সালে বিশ্বের ১৬৭ টি দেশের (১০ পয়েন্টের মধ্যে ৯ পয়েন্ট) মধ্যে একটি ভাগাভাগি করে একাদশ স্থান অর্জন করেছে।
ভূগোল
থাম্ব| বিশ্বের মানচিত্রে ইসরায়েল
মোট এলাকাটি ২৫৩ টি দেশের মধ্যে ১৫৩ তম স্থান অর্জন করে।
বিশ্বায়ন
বিশ্বায়ন ২০১৮ সালের কেএফ সূচক (২০১৫ সালের তথ্য অনুযায়ী), ১৮৫টি দেশের এর মধ্যে ৩৭তম স্থানে রয়েছে ।
মাষ্ট্রিচট গ্লোবালাইজেশন সূচক ২০১২, ১১৭ এর মধ্যে ১৪ তম স্থান অর্জন করেছে ।
গুড কান্ট্রি ইনডেক্স ভি ১.২ অনুযায়ী, ১৬৩ এর মধ্যে ৫৩ নম্বরে ।
হেনলি এবং পার্টনার্স পাসপোর্ট সূচী, ১০৪ এর মধ্যে ২৩ (অথবা ১৯৯ টি দেশের মধ্যে ৪৯) অবস্থান করেছে ।
মানব উন্নয়ন ও সমাজ
ইউনাইটেড নেশনস ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রাম : হিউম্যান ডেভলপমেন্ট ইনডেক্স ২০১৬ অনুযায়ী, ১৮৮ এর মধ্যে ১৯ তম স্থান পেয়েছে
নতুন বিশ্ব সম্পদ: গ্লোবাল ওয়েলথ মাইগ্রেশন রিভিউ, মহিলা সুরক্ষা 2017, 8 তম স্থানে রয়েছে ।
ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট ২০১৮ অনুযায়ী, ১৫৬ টি দেশের মধ্যে ১১তম
দ্য ইকোনমিস্ট : যেখানে জন্মগ্রহণ করা সূচী ২০১৩, ৮০ এর মধ্যে ২০ তম স্থান পেয়েছে।
স্টেট অফ ওয়ার্ল্ড লিবার্টি প্রজেক্ট : স্টেট অফ ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ইনডেক্স ২০১৬ সালের র্যাঙ্কিংঅনুযায়ী, ১৮৫ এর মধ্যে ৫৪ নম্বরে অবস্থান করছে।
গ্লোবাল এজওয়াচ ইনডেক্স ২০১৫ অনুযায়ী, ৯৬ এর মধ্যে ১৬তম স্থানে রয়েছে ।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম: গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ রিপোর্ট ২০১৭, ১৪৪ টি দেশের মধ্যে ৪৪ তম স্থান করেছে ।
লেগাটাম সমৃদ্ধি সূচী অনুযায়ী ২০১৭, ১৪৯ এর মধ্যে ৩৮তম স্থান
ওয়াই অ্যান্ড আর বিএভি গ্রুপ, সেরা দেশগুলির প্রতিবেদন ২০১৮, ৮০ এর মধ্যে ৩০ তম অবস্থানে ।
সামাজিক অগ্রগতি সূচী ২০১৭ অনুযায়ী , ১২৮ এর মধ্যে ২৯ তম স্থান পেয়েছে ।
ওইসিডি বেটার লাইফ ইনডেক্স ২০১৭ অনুযায়ী, ৩৮ টির মধ্যে ২৪ ।
মিডিয়া
সীমানা ব্যতীত রিপোর্টার্স : ২০১৬ সালের প্রেস ফ্রিডম ইনডেক্স, অনুযায়ী ১৮০ টি জাতিসত্তার মধ্যে ১১১ তম স্থান পেয়েছে (ইস্রায়েলি-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলি অন্তর্ভুক্ত)
সামরিক
থাম্ব| ইস্রায়েলি সৈন্যরা ইউএসএস <i id="mwyw">কেয়ারসার্জে</i> 26 ম মেরিন এক্সপিডিশনারি ইউনিটের পাশাপাশি প্রশিক্ষণ <i id="mwyw">নিচ্ছে</i>
ইন্সটিটিউট ফর ইকোনমিক্স অ্যান্ড পিস গ্লোবাল পিস ইনডেক্স, ২০১৭, ১৬৩ এর মধ্যে ১৪৪ তম
শান্তির জন্য তহবিল : ভঙ্গুর রাজ্য সূচি, ২০১৭ ( পশ্চিম তীর অন্তর্ভুক্ত), ১৭৮ এর মধ্যে ৬৯তম ।
গ্লোবালফায়ারপাওয়ার ডটকম পাওয়ার ইনডেক্স ২০১৭, ১৩৩ এর মধ্যে ১৫ তম ।
রাজনীতি
স্বচ্ছতা আন্তর্জাতিক : ২০১৬ সালের দুর্নীতি অনুধাবন সূচি, ১৬ টির মধ্যে ২য় স্থান পেয়েছে
দ্য ইকোনমিস্ট : ডেমোক্রেসি ইনডেক্স ২০১৮ অনুযায়ী, ১৬৭ এর মধ্যে ৩০ তম স্থান পেয়েছে ।
গণতন্ত্র র্যাঙ্কিং ২০১৬ (২০১৪-১৫ তথ্য অনুযায়ী), ১১২ টি দেশের মধ্যে ২৬তম স্থান পেয়েছে ।
প্রযুক্তি
থাম্ব| ওয়েজম্যান বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট
ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট : ই-রেডিনিয়াস ২০০৮, ৭০ টি দেশের মধ্যে ২য় স্থান অর্জন করেছে
জাতিসংঘ : ই-সরকারী জরিপ ২০১৬ অনুযায়ী, ১৯৩ টি দেশের মধ্যে ২০ তম স্থান পেয়েছে
ডব্লিউআইপিও : গ্লোবাল ইনোভেশন সূচক ২০১৯ অনুযায়ী, ১২৯ টি দেশের মধ্যে ১০তম স্থান অর্জন করেছে ।
ব্লুমবার্গ ইনোভেশন সূচকে ২০১৫, ৫০টি দেশের মধ্যে ৫ম অবস্থান অর্জন করেছে।
ফিউট্রন: স্পেস প্রতিযোগিতা সূচী ২০১২ অনুযায়ী, দেশটি বিশ্বের নবম স্থানে রয়েছে।
আকামাই টেকনোলজিস : স্টেট অফ দ্য ইন্টারনেট রিপোর্ট, কিউ ২০১৭ অনুযায়ী, গড় সংযোগ গতির দ্বারা ৭৪ টি দেশের মধ্যে ২৮-৩০ টি র্যাঙ্ক করেছে, গড় শিখরের গতিতে ৭৪ এর মধ্যে 6
পর্যটন
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম : ভ্রমণ এবং পর্যটন প্রতিযোগিতা প্রতিবেদন ২০১ 2017, ১৩6 এর মধ্যে ranked১ তম অবস্থান
ইউএনডব্লিউটিও : ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম র্যাঙ্কিং ২০১৫, ১৪১ এর মধ্যে ৫৩ তম স্থান
ইন্টারনেশনস এক্সপেট ইনসাইডার জরিপ 2019, 64 এর মধ্যে 14 তম
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ইসরায়েল সম্পর্কিত তালিকা | ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং |
রোমানজো ক্রিমিনালে একটি ইতালীয় ভাষার চলচ্চিত্র। ২০০৫ সালে ছবিটি মুক্তি পায়। মিশেল প্লাচিদো ছবিটি পরিচালনা করেন। এটি একটি অপরাধ নাট্য চলচ্চিত্র, যা বহুল প্রশংসিত হয়েছিল ও ১৫টি পুরস্কার পেয়েছিল। গিয়ানকার্লো দি কাতালদার উপন্যাস অবলম্বনে ছবিটির চিত্রনাট্য রচিত হয়। উপন্যাসটি আবার "বান্দা দেলা মাগলিয়ানার" সত্য কাহিনী অবলম্বনে রচিত। মাগলিয়ানা গ্যাং রোমের সবচেয়ে শক্তিশালী অপরাধ চক্র ছিল। ১৯৭০ এর পূর্ব থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত (এনরিকো দি পেদিস যখন মারা যান) রোমের গণিকাবৃত্তি, মাদকব্যবসা ও অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড এটি নিয়ন্ত্রণ করত। গ্যাং এর সদস্যরা ধনী ব্যক্তিদের অপহরণ ও ছোটোখাটো মাদক ব্যবসার (হাশিশ, কোকেইন, হিরোইন) মধ্য দিয়ে অপরাধজীবন শুরু করে । সত্তরের দশকে তারা ইতালীয় সিক্রেট সার্ভিস, ফ্যাসিবাদী, জঙ্গিবাদী, সিসিলীয় মাফিয়া ও "কামোররা"-দের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে। অনেক তরুণ ইতালীয় অভিনেতার কর্মজীবন এ ছবিটি গড়ে দেয়। বিশেষ করে ফাভিনো লেবানিজ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য দোনাতেল্লো পুরস্কার লাভ করেন। ২০০৮ সালে এটি অবলম্বনে রোমানজো ক্রিমিনালে নামে একটি টিভি সিরিজ সম্প্রচার শুরু হয়।
কাহিনী
১৯৭০ সালের রোম। চারজন অপরাধী- আইস, লেবানিজ, দান্দি ও গ্রান্দ একটি গাড়ি চুরি করে। একটি পুলিশ রোড ব্লকের সঙ্গে গাড়ি ধাক্কা খেলে গাড়িচালক গ্রান্দ স্টিয়ারিং কলামের সাথে সংঘর্ষে আহত হয়। সৈকতের ধারেই একটি ক্যারাভানে তাদের গোপন আস্তানা। পুলিশ তাদের সেখানে আবিষ্কার করে ফেলে। আইস, লেবানিজ ও দান্দি পালিয়ে গেলেও একসময় ধরা পড়ে। আর গ্রান্দ মারাত্মকভাবে জখম হয়ে ক্যারাভানেই মারা যায়। এভাবেই ছবিটির সূচনা হয়। কয়েক বছর পর আইস কারাগার থেকে মুক্তি পায়। লেবানিজ তার সাথে দেখা করে বলে, সে ব্যারন রসেলিনিকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করতে চায়। রসেলিনির অধীনে লেবানিজের বাবা-মা একসময় কাজ করতেন। সে দান্দির সাথে একটি গ্যাং গঠন করেছে। এই গ্যাংয়ের বাকি সদস্যরা হলো- ব্ল্যাক, ব্রাইট আই, রিকোত্তা, বাফালো, র্যাট, চিরো ও আলদো বাফুন্নি। ৩ বিলিয়ন লিরা মুক্তিপণ মীমাংসা হওয়ার পর ক্যান্নিজিয়ারি বাহিনীর এক সদস্য রসেলিনিকে গুলি করে হত্যা করে। কিন্তু পত্রিকায় মৃত রসেলিনির ছবি ছাপিয়ে তারা ঠিকই তিন বিলিয়ন লিরা পায়। লিরার নোটগুলোর সিরিয়াল নাম্বার পুলিশ কমিশনার নিকোলা স্কালিয়োজা সংরক্ষণ করে রেখেছেন। লেবানিজ ৫০০ মিলিয়ন লিরা ভাগাভাগির নির্দেশনা দেয়। বাকি ২.৫ বিলিয়ন লিরা দিয়ে সে রোমে অপরাধের রাজত্ব কায়েম করতে চায়। মাদকব্যবসা দিয়েই সে এর উদ্বোধন করার ইচ্ছা প্রকাশ করে। কিন্তু মাদক ব্যবসা "তেরিবল" এর নিয়ন্ত্রণাধীন- লেবানিজ জেমিতোকে ঘুষ দিয়ে তেরিবলকে নির্মূল করে।
চরিত্রায়ণে
কিম রসসি স্টুয়ার্ট - ইল ফ্রেদদো
অ্যানা মোগলালিস - পাত্রিজিয়া
পিয়েরফ্রান্সিসকো ফাবিনো -লিবানো
ক্লদিও সান্তামারিয়া - ইল দান্দি
স্তেফানো অ্যাককোরসি-কমিশনার সিয়ালোজা
রিকার্দো স্কামার্সিও -ইল নিরো
জেসমিন ত্রিনকা -রবার্তা
এলিও জার্মানো - ইল সোর্চিও
মাসিমো পপোরিজিও-ইল তেরিবিলে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
German Blog Article about Romanzo Criminale
বিষয়শ্রেণী:২০০৫ সালের চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইতালীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইতালীয় ভাষার চলচ্চিত্র | রোমানজো ক্রিমিনালে |
গাজী গ্রুপ চট্টগ্রাম হচ্ছে একটি ফ্রাঞ্চাইজ ভিত্তিক বাংলাদেশী টি২০ ঘরোয়া ক্রিকেট দল যারা ২০২০-২১ বঙ্গবন্ধু টি২০ কাপ প্রতিযোগিতায় প্রথম অংশ গ্রহণ করে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ২ কোটি টাকার বিনিময়ে দলটির মালিকানা গাজী গ্রুপের কাছে বিক্রয় করে।
২০২০-২১ মৌসুম
খেলোয়াড়
১২ নভেম্বর ২০২০ তারিখে অনুষ্ঠিত খেলোয়াড় ড্রাফটে গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের সাথে যুক্ত হওয়া খেলোয়াড়গন নিম্নরূপ
পয়েন্ট তালিকা
আরো দেখুন
গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স
২০২০-২১ বঙ্গবন্ধু টি২০ কাপ
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন টুয়েন্টি-২০ ক্রিকেট লিগ ২০১৮-১৯
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ক্রিকেট দল
দল | গাজী গ্রুপ চট্টগ্রাম |
ব্যাড টাইমস একটি কম্পিউটার ভাইরাস প্রতারণা যা ই-মেইলে পাঠানো হয়। এই "ভাইরাস" আসলে অস্তিত্ব নেই, এবং "সতর্কতা" বলতে অ্যালার্মিস্ট বার্তাটি প্যারোডি করা বোঝায় যা গুডটাইম ভাইরাসের ছদ্মবেশ ছড়িয়ে দেয়। "গুডটাইমস" প্রতারণার মতো বার্তাটি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে এমন ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে সতর্ক করে; তবে, "গুডটাইমস" এর বিপরীতে, যেখানে কম্পিউটারের সাথে অপরিচিত সকলের পরিণামগুলির সমস্ত পরিণতি বোধগম্য মনে হতে পারে, "ব্যাডটাইমস" ভাইরাসের জন্য করা অনেক দাবি একেবারেই অবর্ণনীয় নয়, যেমন ভাইরাস "আপনার সমস্ত ভাল বিয়ার পান করবে" এবং "আপনি সংস্থার প্রত্যাশা করলে কফির টেবিলে নোংরা মোজা ছেড়ে দেবেন।" "ব্যাডটাইমস" বার্তাটিকে একটি "প্রতারণা" হিসাবে শ্রেণিভুক্ত করা যায় কিনা তা বিতর্কিত, যেহেতু উদ্দেশ্যকে মনে হয় কাউকে বোকা না দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট দাবিদারকে হাস্যকর করে তুলবে। তবে "ব্যাডটাইমস" এ থাকা সোফোসের পৃষ্ঠাটি এটি ছদ্মবেশী এবং দাবিগুলির অধীনে শ্রেণিবদ্ধ করেছে "... কিছু ব্যবহারকারী এখনও বার্তাটি নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং আমরা আপনাকে বন্ধু এবং সহকর্মীদের কাছে ফরোয়ার্ড না করার পরামর্শ দিই" " এমনকি প্যারোডি এমনকি লাইক গোষ্ঠীর দ্বারা সংগীত সংস্করণকে অনুপ্রাণিত করেছিল, যেখানে মহিলা গীতিকার ভাইরাসটির একটি সংস্করণের সামগ্রী আবৃত্তি করে। "অদ্ভুত আল" ইয়াঙ্কোভিচের গান "ভাইরাস সতর্কতা" এর গানের বিভিন্ন ধরনের অনুরূপ দাবি রয়েছে
বহিঃসংযোগ
সোফোসের প্রতারণার বিবরণ: খারাপ সময়
ব্যাডটাইমস লিরিক্স
খারাপ টাইমস ভাইরাস
GNU.org ভাইরাস সতর্কতা
বিষয়শ্রেণী:ইন্টারনেট মিম | ব্যাড টাইমস |
জামকারান মসজিদ (, ) হলো ইরানের কোম শহরের পাশে অবস্থিত একটি প্রধান গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ।
সাধারণ তথ্য ও ইতিহাস
কোম শহর থেকে ছয় কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত মসজিদটি অত্যন্ত পবিত্র বিবেচিত হয়। মসজিদের ওয়েবসাইট অনুসারে, ৩৭৩ হিজরি সনের ১৭ রমজান (২২ ফেব্রুয়ারি ৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দ) জনৈক শেখ হাসান ইবনে মুতলিহ জামকারানি মুহম্মদ আল-মাহদি ও তার সাথে প্রেরিত পুরুষ হজরত খিজিরের সাথে বর্তমান মসজিদের স্থানে সাক্ষাৎ করেন। জামকারানিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল যে তারা যে জমি ছিল এটি পবিত্র এবং এটির মালিক হাসান বিন মুসলিম এবং চাষাবাদ বন্ধ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিলো। জমি চাষ করে যে পরিমাণ উপার্জন করেছিলেন তা থেকে জমির উপর মসজিদ নির্মাণের অর্থ ব্যয় করা উচিত।
১৯৯৫ থেকে ২০০৫ - এই দশকের মধ্যে মসজিদের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে এবং সেই সাথে তীর্থযাত্রীরা, বিশেষ করে তরুণেরা এখানে আসতে শুরু করে। মসজিদের পাশে একটি "অনুরোধের কুয়া" রয়েছে। এখানে শিয়াদের দ্বাদশ ইমাম একদা ঐশ্বরিকভাবে সৃষ্টিকর্তার সাথে সংক্ষিপ্ত কথোপকথনের সুযোগ লাভ করেছিলেন বলে বিশ্বাস করা হয়। এই পবিত্র কুয়ার চারপাশের প্রাচীরে তীর্থযাত্রীরা সুতা দিয়ে ছোট একটি গিঁট বেঁধে দেন। এর মাধ্যমে ইমাম মাহদী একদিন তাদের ইচ্ছা পূর্ণ করবেন বলে তারা বিশ্বাস করেন। প্রতিদিন সকালে প্রহরীরা পূর্ব দিনে বাঁধা সুতা কেটে দেন।
জামকারান মসজিদে মঙ্গলবার রাতের প্রার্থনা ফলপ্রসূ বলে বিবেচিত। ধারণা অনুযায়ী, সপ্তাহের এই দিনে [ইমাম] অদৃশ্য হওয়া সত্ত্বেও প্রার্থনা মঞ্জুর করেন। সে সময় মসজিদে লোকজন জমায়েত করে গজলের আসর বসান, পার্কিংয়ের স্থানে ফেরিওয়ালারা জিনিস বিক্রি করতে বসে এবং বিভিন্ন পরিবার প্রাঙ্গণে বসে মূল অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার অপেক্ষা করে। কখনো কখনো মাগরিবের সময় মসজিদ ভবন ছাপিয়ে হাজার হাজার তীর্থযাত্রী সামনের প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় করেন। নারী ও পুরুষকে আলাদা করার জন্য নারীদের আলাদা ঘেরাও করা প্রার্থনা কক্ষ, এমনকি আলাদা কুয়াও রয়েছে। এছাড়াও মঙ্গলবার, মসজিদের রান্নাঘর থেকে হাজার হাজার গরিব মানুষের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। রাষ্ট্রপতি মাহমুদ আহমেদিনেজাদ সরকারের প্রথম পদক্ষেপগুলোর একটি ছিল, "সাধারণ আকারের জামকারান মসজিদকে একটি বিশাল প্রার্থনা গৃহ করার লক্ষ্যে ইবাদতখানা, মিনারেট, গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা ও অজুখানা নির্মাণ" এর জন্য প্রায় দশ মিলিয়ন ইউরো বরাদ্দ করা। সাম্প্রতিক সময়ে জামকারান মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণকারীরা বহির্বিশ্বে মসজিদের ভাবমূর্তি সম্পর্কে সংবেদনশীল আচরণ করছে এবং মূল মসজিদ ও কূয়া কমপ্লেক্সে বিদেশি গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে।
২০২০ খ্রিষ্টাব্দে বাগদাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ড্রোন হামলার প্রতিবাদে সে বছরের ৪ জানুয়ারি মসজিদের গম্বুজের ওপরে প্রতিশোধের প্রতীক হিসেবে একটি রক্তলাল পতাকা উত্তোলন করা হয়। যদিও, সাধারণভাবে প্রতি বছর মহররম মাসে মসজিদে লাল পতাকা উত্তোলন করা হয়।
চিত্রশালা
আরও দেখুন
দ্বাদশ ইমাম
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ইরানের মসজিদ
বিষয়শ্রেণী:কোম প্রদেশের জনবহুল স্থান
বিষয়শ্রেণী:সাফাভিদ স্থাপত্য | জামকারান মসজিদ |
দ্যা রেড হুইল (, Krasnoye koleso) বা লাল চাকা রুশ লেখক আলেক্সান্দ্র্ সলজেনিৎসিন এর সিরিজ ঐতিহাসিক উপন্যাস। রাশিয়ায় রাজতন্ত্রের পতন এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের উত্থানপর্ব এই সিরিজের মূল উপজীব্য।
সলজেনিৎসিনের বয়ান অনুসারে, তিনি ১৯৩৮ সালে এরকম কিছু লেখার চিন্তা করেন এবং ১৯৪৪ সালে যখন তিনি পূর্ব প্রুশিয়ায় লাল ফৌজের একটি দঙ্গলকে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন, তখন থেকেই তিনি সিরিজের প্রথম উপন্যাস আগস্ট ১৯১৪-এর জন্য তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করেন। এর বিষয়বস্তু ছিলো রাশিয়ার অবস্থান থেকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়ংকর সূত্রপাত। মজার বিষয়, আগস্ট ১৯১৪ উপন্যাসটির পটভূমি বহুলাংশে প্রুশিয়াতেই বিস্তৃত। এর অনেক পরে, ১৯৬৯ এ এসে তিনি শেষমেশ উপন্যাসটি লিখতে বসেন।
"আগস্ট ১৯১৪" শেষ হয় ১৯৭০ সালে। প্রকাশের জন্য উপন্যাসটিকে সোভিয়েত প্রকাশনা কেন্দ্রে পাঠানো হয়, কিন্তু 'ঈশ্বর' শব্দের ব্যবহার নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে তারা উপন্যাসটি প্রত্যাখান করে। তখন উপন্যাসটি প্যারিসের ওয়াইএমসিএ প্রকাশনা থেকে প্রকাশিত হয়। প্রথমে সোলেনিতসিন বিষয়টি জানতেন না, কিন্তু যখনি তিনি জানতে পান, তখনি তার সম্মতি জানান।
এরপর ১৯৭৪ সালে সলজেনিৎসিনের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া এবং তাকে নির্বাসন দেওয়া হলে, তার স্ত্রী এবং অন্যান্য শুভাকাঙ্ক্ষীরা তার পাণ্ডুলিপি এবং কাগজপত্র সোভিয়েত থেকে পশ্চিমে পাঠিয়ে দেন। নির্বাসনে থেকেই সোলেতসিন তার উপন্যাসের কাজ করতে থাকেন।
১৯৭৮-৭৯ সালের মধ্যে প্যারিসের একটি গির্জার সাময়িকপত্র "ভেস্তনিকে" উপন্যাসটির কয়েকটি অধ্যায় প্রকাশিত হতে থাকে। ১৯৮৪ সাল থেকে উপন্যাসটি বইয়ের দোকানে স্থান করে নেয়। ঐ বছরেই "আগস্ট ১৯১৪"-এর একটি পরিমার্জিত এবং বর্ধিত সংস্করণ প্রকাশিত হয় ওয়াইএমসিএ প্রকাশনা থেকে। এই সংস্করণে যুক্ত হয় ১৯০৫ এর বিপ্লবচেষ্টা এবং ১৯১১তে জারের মন্ত্রী পিওতর স্টলিপিন হত্যার প্রসঙ্গ।
সিরিজে এখন পর্যন্ত প্রকাশিত উপন্যাসগুলি হলো-
আগস্ট ১৯১৪, ১৯৭১ (বর্ধিত সংস্করণ,১৯৮৪)
নভেম্বর ১৯১৬, ২ খণ্ড, ১৯৮৫
মার্চ ১৯১৭, ৪ খণ্ড, ১৯৮৯, ২০১৭
এপ্রিল ১৯১৭, ১৯৯১ (এখনো ইংরেজিতে অনুবাদ হয় নি।)
"মার্চ ১৯১৭"র একটি নতুন সংস্করণ ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয়।
১৯৭০-এ প্রথম খণ্ড রচনার সময় লেখকের পরিকল্পনা ছিলো সিরিজটিতে ১৯২০ এর দশকের মধ্যভাগ পর্যন্ত নিয়ে আসা, নিদেনপক্ষে ১৯২২ পর্যন্ত, যখন সোভিয়েত ইউনিয়ন মোটামুটি শক্ত খুঁটিতে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলো এবং যখন শারীরিক অসুস্থতাজনিত কারণে লেনিনকে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছিলো।
১৯১৭ পেরিয়ে উপন্যাসের গতিবিস্তৃতি থেকে ধারণা করা হয় লেখক এই সিরিজে সোভিয়েত লেবার ক্যাম্পের সেই কথাগুলোই বলতে চেয়েছেন,যেগুলি তিনি তার পূর্ববর্তী গবেষণাধর্মী বই দা গুলাগ আর্কিপেলাগোতে বলতে পারেন নি। আরেকটি যুক্তিসংগত অনুমান এই যে, সোলেনিতসিন ১৯২১ সালে তাম্বোভের কৃষক বিদ্রোহের মতো গৃহযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে দমন-পীড়নের ঘটনাগুলিকে সামনে আনতে চেয়েছেন। আগস্ট ১৯১৪'র ১৯৮৪ সালের সংস্করণে এরকম কিছু এলাকা নির্দিষ্ট করা ছিলো, যে এলাকাগুলো সম্পর্কে আরো ঐতিহাসিক তথ্য ও ছবির খোঁজ করছিলেন লেখক।
এক অজ্ঞাতনামা দাতার অর্থায়নে মহাকাব্যিক বিস্তৃতির উপন্যাস সিরিজটি প্রথমবারের মতো ইংরেজিতে প্রকাশিত হচ্ছে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:প্রথম বিশ্বযুদ্ধের উপন্যাস
বিষয়শ্রেণী:বিপ্লব সম্পর্কিত বই
বিষয়শ্রেণী:ঐতিহাসিক উপন্যাস
বিষয়শ্রেণী:রুশ উপন্যাস | লাল চাকা (সাহিত্য) |
দ্য ট্রুম্যান শো একটি আমেরিকান মনস্তাত্ত্বিক বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীধর্মী হাস্যরসাত্মক নাট্য চলচ্চিত্র। পিটার ভেইর ছবিটির পরিচালক। অ্যান্ড্রু নিকোল এর চিত্রনাট্যকার। নিকোল, স্কট রুডিন, অ্যান্ড্রু নিকোল, এডওয়ার্ড এস ফেল্টম্যান ও অ্যাডাম শ্রোয়েডার ছবিটি প্রযোজনা করেছেন। ট্রুম্যান বারব্যাঙ্ক নামে একজন ব্যক্তি হঠাৎই আবিষ্কার করে, তার জীবন প্রকৃতপক্ষে একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠান ; এবং তার আশেপাশে যারা আছে -তারা সবাই অভিনেতা-অভিনেত্রী। এটি জেনে সে পরিত্রাণ লাভের চেষ্টা করে। জিম ক্যারি ট্রুম্যান চরিত্রে অভিনয় করেছেন। লরা লিন্নি, নোয়া এমেরিক, নাতাশা ম্যাকএলহন, হল্যান্ড টেইলর, এড হ্যারিস, পল জিয়ামেত্তি ও ব্রায়ান ডিলেট ছবিটির সহযোগী চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
দ্য টোয়াইলাইট জোন সিরিজের ১৯৮৯ সালের স্পেশাল সার্ভিস এপিসোড দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে নিকোল ছবির চিত্রনাট্য রচনা করেন। শুরুতে ব্রায়ান ডি পালমা ছবিটি পরিচালনা করার কথা থাকলেও ভেইর পরিচালক হিসেবে যোগ দেন এবং ২০ মিলিয়ন ডলার খরচ কমিয়ে ৬০ মিলিয়ন ডলারেই ছবিটি নির্মাণ করেন।
ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের সিসাইড-এ ছবিটি নির্মিত হয়। অস্কার পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, ব্রিটিশ একাডেমি চলচ্চিত্র পুরস্কার ও স্যাটার্ন পুরস্কারের জন্যও ছবিটি মনোনীত হয়।
কাহিনীসংক্ষেপ
ট্রুম্যান বারব্যাঙ্ক দি ট্রুম্যান শো এর মূল তারকা। সে জানেই না- তার জীবন প্রকৃতপক্ষে একটি টেলিভিশন শো। সে সমুদ্রতীরবর্তী সিহ্যাভেন আইল্যান্ডে সমস্ত জীবন কাটিয়ে দেয়। সে যাতে শহরের বাইরে বের না হয়, এজন্য তার মধ্যে "জলভীতি" রোগ সৃষ্টি করা হয়। এছাড়াও তার বাড়ির টেলিভিশনে সবসময় ঘর বা শহরের বাইরে বের না হওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়। সিহ্যাভেনের অন্যান্য বাসিন্দারা (এমনকি তার মা ও তার স্ত্রী) প্রকৃতপক্ষে অভিনেতা। তার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করার জন্য ৫,০০০ ক্যামেরা সর্বদা নিয়োজিত রয়েছে। আর সিহ্যাভেন আইল্যান্ড নাটকের সেট ছাড়া কিছুই নয়।
ক্রিস্তফ ট্রুম্যানের প্রায় সব কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করলেও সে কখনো কখনো তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। সে চেয়েছিল, ট্রুম্যান মেরিলের সাথে প্রেম করুক, কিন্তু সে সিলভিয়াকে ভালোবাসতে শুরু করে। অবশেষে সিলভিয়াকে কাহিনী থেকে বাদ দেওয়া হয়। সে "ট্রুম্যানকে মুক্ত করুন" নামে প্রচারাভিযান শুরু করে। আর কৌশলে মেরিল ট্রুম্যানকে বিয়ে করে।
দি ট্রুম্যান শো-র ১০,০০০তম দিনে ট্রুম্যান কিছু অদ্ভুত ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে। তার উপর স্পটলাইট এসে পড়ছে - এমনকি বৃষ্টির ফোঁটাও শুধু তার মাথাতেই পড়ে। ট্রুম্যান একদিন একজন লোককে তার বাবা হিসেবে শনাক্ত করে। প্রকৃতপক্ষে সে ছিল বাবা চরিত্রের অভিনেতা, যে ভুলে সেটে প্রবেশ করে ফেলে। কিন্তু অন্যান্য অভিনেতারা তাকে সেট থেকে সরিয়ে নিয়ে যায়। এতে তার মনে সন্দেহের মেঘ ঘনীভূত হয়।
চরিত্রায়ণে
জিম ক্যারি(ট্রুম্যান বারব্যাঙ্ক)
লরা লিন্নি (মেরিল বারব্যাঙ্ক রূপে অভিনয় করা হান্না গিল)
এড হ্যারিস-ক্রিস্তফ
নোয়া এমেরিক-(মার্লন রূপে অভিনয় করা লুইস কোলট্র্যান)
নাতাশা ম্যাকএলহর্ন(সিলভিয়া)
বহিঃসংযোগ
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৮ সালের চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৯০ সালের হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:আমেরিকান চলচ্চিত্র | দ্য ট্রুম্যান শো |
দ্য লাস্ট কিং অব স্কটল্যান্ড ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি ব্রিটিশ-জার্মান ঐতিহাসিক নাট্য চলচ্চিত্র। গাইলস ফোডেন-এর উপন্যাস দ্য লাস্ট কিং অব স্কটল্যান্ড অবলম্বনে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে। পিটার মর্গান ও জেরেমি ব্লক ছবিটির চিত্রনাট্য রচনা করেন। কেভিন ম্যাকডোনাল্ড ছবিটি পরিচালনা করেন। যুক্তরাজ্য ও জার্মানির যৌথ প্রযোজনায় ছবিটি নির্মিত হয়।
নিকোলাস গারিগান (জেমস ম্যাকঅ্যাভয়) নামে একজন কাল্পনিক চিকিৎসক উগান্ডার স্বৈরশাসক ইদি আমিনের (ফরেস্ট হুইটেকার) ব্যক্তিগত চিকিৎসক নিযুক্ত হন। আমিনের শাসনের ঘটনাবলি এখানে আলোচিত হয়েছে। একজন সাংবাদিক সংবাদ সম্মেলন হতে যাচাই করতে চান, ইদি আমিন নিজেকে স্কটল্যান্ডের রাজা উপাধি দিয়েছেন কিনা। এখান থেকেই ছবিটির নাম হয়েছে "দ্য লাস্ট কিং অব স্কটল্যান্ড।" হুইটেকার ২০০৭ সালে ইদি আমিন চরিত্রে অভিনয় করে অস্কার পুরস্কার লাভ করেন।
কাহিনীসংক্ষেপ
নিকোলাস গারিগান এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ১৯৭০ সালে স্নাতক সম্পন্ন করে। দেশে কর্মজীবন গড়ার কোনো ভালো সম্ভাবনা দেখতে না পেয়ে সে ড.ডেভিড মেরিট ও তার স্ত্রী সারার উগান্ডায় পরিচালিত ক্লিনিকে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেয়। গারিগান সারার প্রতি আকৃষ্ট হলেও সারা তার সাথে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে লিপ্ত হতে অস্বীকৃতি জানান।
জেনারেল ইদি আমিন ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি মিল্টন ওবোতে-কে সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত করেন। সারা অতীতে দুর্নীতি চাক্ষুষ করেছেন; তাই ইদির উত্থানে তিনি ভয় পান। কিন্তু গারিগান আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করে, ইদি আমিন ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসতে সক্ষম হবেন।
আমিন একটি ছোটখাটো গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত হন। তখন গারিগানকে আমিনের হাতের চিকিৎসা করতে ডাকা হয়। এসময় সে একটি মরণাপন্ন মৃত গরুকে গুলি করে হত্যা করে,কারণ তার বেদনা উপশমের জন্য কেউই সেখানে ছিল না। আমিন গারিগানের তৎপরতা দেখে খুশি হন।
আমিন স্কটল্যান্ডের মানুষদের ইংরেজবিরোধিতার জন্য শ্রদ্ধা করতেন। গ্যারিগান স্কটিশ শুনে তিনি আরো খুশি হন। তিনি তার সামরিক জামা গ্যারিগানের স্কটিশ জামার সঙ্গে বদল করেন। আমিন গ্যারিগানকে তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক হতে এবং উগান্ডার স্বাস্থ্যব্যবস্থা আধুনিকীকরণে উদ্যোগ নিতে আমন্ত্রণ জানান।
গারিগান ক্রমেই আমিনের বিশ্বস্ত ব্যক্তি হয়ে ওঠেন। কাম্পালা শহরের আশেপাশে যে সহিংসতা হচ্ছে, তা সম্পর্কে সে অবগত। তবে সে আমিনের ব্যাখ্যা মেনে নেয় - আমিনের মতে, বিরোধী দলকে নিষ্ঠুরভাবে দমন করলেই উগান্ডায় শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।
গারিগান জানতে পারে, ম্যাকেঞ্জি নামের এক মৃগীরোগী ছেলেকে জন্ম দেওয়ার অপরাধে আমিন তার স্ত্রী কে-কে সমাজবিচ্ছিন্ন করেছেন। ম্যাকেঞ্জির চিকিৎসা করতে গিয়ে কে আর তার মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
চরিত্রায়ণে
ফরেস্ট হুইটেকার - ইদি আমিন
জেমস ম্যাকঅ্যাভয় - নিকোলাস গ্যারিগান
কেরি ওয়াশিংটন - কে আমিন
জিলিয়ান অ্যান্ডারসন - সারা মেরিট
সাইমন ম্যাকবার্নে - স্টোন
ডেভিড ওয়েলো - ড. জুনজু
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০০৬-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০০৬-এর নাট্য চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ নাট্য চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:জার্মান চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:জার্মান নাট্য চলচ্চিত্র | দ্য লাস্ট কিং অব স্কটল্যান্ড (চলচ্চিত্র) |
পুনর্নির্দেশ লেফটেন্যান্ট কর্নেল | লেফট্যানেন্ট কর্ণেল |
সারা গ্লেন (জন্ম: ২৭ আগস্ট ১৯৯৯) একজন ইংলিশ ক্রিকেটার যিনি ইংলিশ মহিলা ক্রিকেট দলের হয়ে লেগ ব্রেক স্পিন বোলার হিসাবে খেলেন। তিনি জুনিয়র পর্যায়ে আন্তর্জাতিকভাবে হকিও খেলেছেন।
২০১৯ সালের নভেম্বরে, মালয়েশিয়ায় পাকিস্তানের বিপরীতে সিরিজের জন্য ইংল্যান্ডের স্কোয়াডে তাকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছিল। তিনি ৯ ডিসেম্বর, ২০১৯ এ পাকিস্তানের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের হয়ে মহিলাদের একদিনের আন্তর্জাতিক (ডাব্লুওডিআই) ক্রিকেট অভিষেক করেছেন তিনি ইংল্যান্ডের হয়ে মহিলাদের টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক (ডব্লিউটি২০) ক্রিকেটেও অভিষেক করেন, পাকিস্তানের বিপক্ষে, ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে। দুটি সিরিজ শেষে, দলীয় অধিনায়ক হিথার নাইটের বিশেষ প্রশংসা করার জন্য তাকে একাকী করা হয়েছিল, তিনি বলেছিলেন যে ওয়ানডেতে অবশ্যই তিনি সিরিজের খেলোয়াড় হওয়ার যোগ্য ছিলেন।
২০২০ সালের জানুয়ারিতে গ্লেনকে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০২০ সালের আইসিসি মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ইংল্যান্ডের দলে ডাক পান। ২০২০ সালের ১৮ জুন, কোভিড-১৯ মহামারী অনুসরণ করে ইংল্যান্ডে শুরু হওয়া আন্তর্জাতিক মহিলা ফিক্সচারের আগে প্রশিক্ষণ শুরু করার জন্য ২৪ জন খেলোয়াড়ের একটি দলে তার নাম দেওয়া হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:পার্থ স্কর্চার্সের (ডব্লিউবিবিএল) ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডের মহিলা টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডের মহিলা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ মহিলা ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৯-এ জন্ম | সারা গ্লেন |
ডামাডোল মনোজ মিশিগান পরিচালিত এবং অজয় ঝুনঝুনওয়ালা প্রযোজিত ২০১৩ সালের একটি ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্র।
কাহিনীসংক্ষেপ
অভিনয়ে
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় - পাপ্পু ভাই
সমদর্শী দত্ত - আদিত্য
সাহেব ভট্টাচার্য - নিখিল
গুঞ্জন দরিয়ানী - তানিয়া
অনিন্দিতা ব্যানার্জী - অঙ্কিতা
নিহারিকা রাইজাদা - নৃত্যশিল্পী
প্রিয়াঙ্কা সরকার - রিয়া
নিত্যা গাঙ্গুলী
মলয় ঘোষ- পাইলট
দেবপ্রসাদ হালদার
রাজদীপ গুপ্ত
সাউন্ডট্র্যাক
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০১০-এর দশকের বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার ভারতীয় চলচ্চিত্র
en:Damadol | ডামাডোল |
কাহানি (; ) ২০১২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হিন্দি-ভাষায় নির্মিত একটি ভারতীয় রহস্য থ্রিলার চলচ্চিত্র। ছবিটির সহ-কাহিনীকার, সহ-প্রযোজক এবং পরিচালক সুজয় ঘোষ। অভিনয়ে আছেন দুর্গাপূজার উৎসব চলাকালে কলকাতায় নিখোঁজ স্বামীর খোঁজে আসা এক গর্ভবতী মহিলা বিদ্যা বাগচীর ভূমিকায় বিদ্যা বালান। তাঁকে সহায়তায় ছিলেন সাত্যকি "রানা" সিনহা (পরমব্রত চ্যাটার্জী) এবং খান (নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকী)।
এর স্বল্প বাজেটের তৈরি কাহানীর মূল ভাবনা ঘোষের এবং কাহিনীর বিকাশ করেছিলেন সহ-রচয়িতা অদ্বৈত কালা। দৃষ্টি আকর্ষণ এড়াতে কলকাতা নগরীর রাস্তায় প্রায়ই গেরিলা-ফিল্মমেকিং কৌশল ব্যবহার করা হয়েছিল। এই চলচ্চিত্রে শহরের তাৎপর্যপূর্ণ অংশের চিত্রায়নের জন্য বহু স্থানীয় ক্রু এবং চরিত্র অভিনেতা সদস্যদের ব্যবহারের জন্য বিশেষ উল্লেখযোগ্য ছিল। পুরুষ-অধ্যুষিত ভারতীয় সমাজে নারীবাদ এবং মাতৃত্বের প্রতিপাদ্য বিষয়গুলিকে অনুসন্ধান করা হয়েছিল কাহানী তে। ছবিতে সত্যজিৎ রায় এর বেশ কিছু ছবির ইঙ্গিত লক্ষ্য করা যায় যেমন চারুলতা (১৯৬৪), অরণ্যের দিন রাত্রি (১৯৭০), জয় বাবা ফেলুনাথ (১৯৭৯)।
কাহানি বিশ্বব্যাপী ৯ মার্চ ২০১২ সালে মুক্তি পায়। সমালোচকেরা চিত্রনাট্য, সিনেমাটোগ্রাফি এবং প্রধান অভিনেতাদের অভিনয়ের প্রশংসা করেছিলেন। সমালোচিত প্রশংসা এবং মৌখিক প্রচারের পরে চলচ্চিত্রটি ৫০ দিনের মধ্যে বিশ্বব্যাপী অর্জন করেছিল। তিনটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং পাঁচটি ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস সহ ফিল্মটি বেশ কয়েকটি পুরস্কার লাভ করে। পরবর্তীকালে সেরা পরিচালক (ঘোষ) এবং সেরা অভিনেত্রীর (বিদ্যা) পুরস্কার অন্তর্ভুক্ত হয়। এই ছবির ভাবাত্মক উত্তরসূরি কাহানী ২: দুর্গা রানি সিংহ শীর্ষক চলচ্চিত্রটি ২ ডিসেম্বর ২০১৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
পটভূমি
কলকাতা মেট্রোর রেল বগিতে বিষ-গ্যাসের আক্রমণে বেশ কিছু যাত্রী নিহত হয়েছিল। এর দু'বছর পরে গর্ভবতী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বিদ্যা বাগচী তাঁর নিখোঁজ স্বামী অর্ণব বাগচীর সন্ধানে দুর্গাপূজা উৎসব চলাকালীন লন্ডন থেকে কলকাতায় আসেন। একজন পুলিশ কর্মকর্তা সাত্যকি "রানা" সিনহা সাহায্যের প্রস্তাব দেন। বিদ্যা দাবি করেছিলেন যে অর্ণব ন্যাশনাল ডেটা সেন্টার (এনডিসি) এর একটি অ্যাসাইনমেন্টে কলকাতায় গিয়েছিলেন। কিন্তু প্রাথমিক তদন্তে দেখা যায় যে এই জাতীয় কোনও ব্যক্তি এনডিসি দ্বারা নিযুক্ত ছিলেন না।
এনডিসির মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান অ্যাগনেস ডি'মেলো বিদ্যা কে পরামর্শ দিয়েছিলেন যে তাঁর স্বামী সাবেক কর্মচারী মিলান দামজি-র মতো ছিলেন যাঁর ফাইল সম্ভবত পুরানো এনডিসি অফিসে রাখা আছে। অ্যাগনেস আরও সহায়তা দেওয়ার আগেই তাঁকে জীবন বীমা এজেন্ট হিসাবে গোপনে কাজ করা এক ঘাতক বব বিশ্বাস হত্যা করে। বিদ্যা এবং রানা এনডিসি অফিসে প্রবেশ করে দামজি-র ফাইলটি সবেমাত্র খুঁজে পান। আর ঠিক সেই সময়েই একই তথ্যের জন্য অনুসন্ধানে আসা ববের সাথে লড়াইয়ের হাত থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পান। ওদিকে দামজির রেকর্ডগুলি পাওয়ার চেষ্টায় ইনটেলিজেন্স ব্যুরোর (আইবি) দৃষ্টি আকর্ষিত হয়। আইবি দিল্লির দুই কর্মকর্তা হলেন চীফ ভাস্করন কে. এবং তাঁর ডেপুটি খান। খান কলকাতায় আসেন এবং প্রকাশ করে দেন যে দামজি বিষাক্ত গ্যাস হামলার জন্য দোষী আইবি এজেন্ট ছিলেন। খানের সতর্কতা সত্ত্বেও বিদ্যা তাঁর অনুসন্ধান চালিয়ে যান এই ভয়ে যে দামজির সাথে অর্ণবের সাদৃশ্যই তাঁকে সমস্যায় ফেলবে।
দামজির রেকর্ডের ঠিকানা অনুসারে বিদ্যা এবং রানা একটি জরাজীর্ণ ফ্ল্যাটে গিয়ে পৌঁছান। আশপাশের চা স্টলের একটি ছেলে দামজির ফ্ল্যাটে ঘন ঘন দর্শনার্থী হিসাবে আসা এনডিসি অফিসার আর. শ্রীধরকে সনাক্ত করে। বব বিদ্যাকে হত্যা করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। তাকে তাড়া করার সময় বব একটি ট্রাকে চাপা পড়ে মারা যায়। ববের মোইল ফোন পরীক্ষা করে বিদ্যা এবং রানা একটি আইপি ঠিকানার সন্ধান পান যেখান থেকে বিদ্যাকে হত্যা করার নির্দেশ পাঠানো হয়েছিল। উভয়ে সেই আইপি ঠিকানার যাচাই করতে শ্রীধরের অফিসে প্রবেশ করেন। কিন্তু বৈদ্যুতিনভাবে সতর্ক হয়ে শ্রীধর আবার তাঁর অফিসে ফিরে আসে। বিদ্যা দুর্ঘটনাক্রমে শ্রীধরকে গুলিবিদ্ধ করেন এবং শ্রীধর মারা যান। এতে খান মর্মাহত হন কারণ তিনি শ্রীধরকে জীবিত পেতে চেয়েছিলেন।
শ্রীধরের কম্পিউটারের ডেটা কোড থেকে ভাস্করনের ফোন নম্বরের সন্ধান পাওয়া যায়। বিদ্যা ভাস্করানকে ফোন করে বলেন যে তিনি শ্রীধরের অফিস থেকে কিছু সংবেদনশীল নথি পুনরুদ্ধার করেছেন। তিনি ভাস্করনকে নথিগুলির বিনিময়ে স্বামীকে খুঁজে পেতে সহায়তা করার জন্য বলেন। কিন্তু ভাস্করন তাঁকে স্থানীয় পুলিশে যোগাযোগ করতে বলেন। এই সময়ের কিছু পরেই বিদ্যা একটি অজানা নাম্বার থেকে কল পান। তাতে তাঁকে সতর্ক করে বলা হয় যে যদি তাঁর স্বামীকে জীবিত দেখতে চান তবে তাঁর ডকুমেন্ট ঐ ফোন করা ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়া উচিত। খান ভাবেন যে এই ফোন কলের ব্যক্তিটি মিলন দামজি স্বয়ং।
বিদ্যা দামজির সাথে দেখা করতে যান। তাঁকে অনুসরণ করেন রানা এবং খান। দামজি যখন সাক্ষাৎটি সংক্ষিপ্ত করে তখন বিদ্যা সন্দেহ প্রকাশ করেন যে সংবেদনশীল ফাইলের বিনিময়ে তিনি তাঁর স্বামীকে ফিরিয়ে দিতে সক্ষম হবেন না এবং দামজি তখন চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন। বিদ্যা তাঁকে থামানোর চেষ্টা করলে সংঘর্ষে দামজি তাঁর লক্ষ্য করে বন্দুক চালায়। বিদ্যা তাকে তাঁর কৃত্রিম পেট ব্যবহার করে নিরস্ত্র করেন। আসলে তিনি তাঁর গর্ভাবস্থা নকল করার জন্যই এটা ব্যবহার করেছিলেন এবং তাঁর নিজের বন্দুক দিয়ে গুলি করার আগেই তাৎক্ষণিকভাবে তাঁর চুলের কাঁটা দিয়েই দামজির গলায় আঘাত করেন। পুলিশ পৌঁছানোর আগেই বিদ্যা ভিড়ের মধ্যে পালিয়ে যান। রেখে যান রানাটির জন্য একটি ধন্যবাদ নোট এবং শ্রীধরের কম্পিউটার থেকে প্রাপ্ত ডেটা সম্বলিত একটি পেনড্রাইভ। এই পেনড্রাইভই ভাস্করনের গ্রেপ্তারের উপযুক্ত প্রমাণ। রানা তখন এই সিদ্ধান্তে পৌঁছোন যে কোনও বিদ্যা বা অর্ণব বাগচীর অস্তিত্ব ছিল না এবং বিদ্যা পুলিশ এবং আইবিকে তাঁর নিজস্ব লক্ষ্য অর্জনে ব্যবহার করে আসছিলেন।
বিদ্যা ছিলেন অরূপ বসুর বিধবা স্ত্রী। আইবি অফিসার অরূপ বসু বিষ-গ্যাসের আক্রমণে নিহত হয়েছিলেন এবং তিনি ছিলেন দামজির সহকর্মী। বিদ্যা তাঁর স্বামীর লাশ দেখে অবিলম্বে অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন এবং তার ফলে তাঁর গর্ভপাত ঘটেছিল। তাঁর স্বামী এবং তাঁদের অনাগত সন্তানের মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার মিশনে বিদ্যা অবসরপ্রাপ্ত আইবি কর্মকর্তা প্রতাপ বাজপেয়ীর সহায়তা করেছিলেন। বাজপেয়ী কোনও এক শীর্ষ আইবি কর্মকর্তার জড়িত থাকার কথা সন্দেহ করেছিলেন।
মন্তব্য
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতে নারী সম্পর্কে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০১২-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র | কাহানি |
কার্গো একটি ২০১৯ সালের ভারতীয় হিন্দি ভাষার বিজ্ঞান ভিত্তিক কথাসাহিত্যিক চলচ্চিত্র যা রচনা এবং পরিচালনা করেছেন আরতি কাদব। ছবিটি প্রযোজনা করেছেন কাদব, শ্লোক শর্মা, নবীন শেঠি এবং অনুরাগ কাশ্যপ।মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন বিকান্ত ম্যাসি এবং শ্বেতা ত্রিপাঠী।
গল্পটি পুষ্পক ৬৩৪এ নামে একটি মহাকাশযানে ধারণ করা হয়েছে যেখানে প্রহস্ত নামক একজন নারী মহাকাশচারীর সাহায্যে ডেথ ট্রান্সজিশন এর জন্য কাজ করেন,সেখানে মৃত মানুষদের পুনর্জন্মের জন্য পুনরায় পুনরুদ্ধার এর ব্যবস্থা করা হয়। স্পটলাইট বিভাগের অধীনে ২০১৯ মুম্বাই ফিল্ম ফেস্টিভালে এবং ২০২০ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ছবিটি নেটফ্লিক্সে প্রিমিয়ার হয়।
অভিনয়ে
বিকান্ত মাসি প্রহস্থ হিসাবে
শ্বেতা ত্রিপাঠি যুবিশকা শেখর হিসাবে
নন্দু মাধব নিতিগ্যা হিসাবে
কোঙ্কনা সেন শর্মা মন্ডাকিনী (বিশেষ উপস্থিতি) হিসাবে
ঝত্বিক ভৌমিক কার্গো হিসাবে
রোহান শাহ ক্যামো হিসেবে
বিশ্বপতি সরকার রামচন্দ্র নেগি হিসাবে
হানসাল মেহতা মেহতা হিসাবে
আনজুম রাজাবলী রমন হিসাবে
নির্মাণ
কার্গো ধারণাটি ২০১৩ সালে পরিচালক আরতি কাদভের কাছে এসেছিল যখন তিনি কোন ছায়াছবি তৈরির আগে ছয় বছর ধরে একটি প্রি-প্রোডাকশনে কাজ করেছিলেন(শিক্ষানবিশ হিসাবে)।এইসময় কাদভ আরেকটি স্ক্রিপ্ট লিখতে শুরু করেন এবং ২-৩ মাস পর তিনি এই ধারণাটি তৈরি সম্পূর্ণ করেন।
এরপর কাদভ ফ্যান্টম ফিল্মস নিয়ে একটি চলচ্চিত্রটি করার পরিকল্পনা করছিলেন, তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি বিলীন হয়ে যায় এবং পরিকল্পনা টি থমকে যায়।তবে এর প্রতিষ্ঠাতা অনুরাগ কাশ্যপ এবং বিক্রমাদিত্য মোটওয়ানে কার্গোকে সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন,যার কারণেই চলচ্চিত্রটি পরবর্তীতে তৈরি হয়।
এটি প্রায় ১০ দিন স্টুডিওর বাইরে সহ ৩০ দিন সময় নিয়েছিল চলচ্চিত্রটি ধারণ করতে,এবং এটি নভেম্বর, ২০১৮ তে শেষ হয়েছিল।
প্রতিক্রিয়া
ছবিটি মিশ্র পর্যালোচনা পেয়েছে। পর্যালোচনা সংগ্রহকারী ওয়েবসাইট রোটেন টমাটোস এ ৯ টি পর্যালোচনার ভিত্তিতে ৫৬% পজিটিভ পর্যালোচনা পেয়েছে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র | কার্গো (চলচ্চিত্র) |
পুনর্নির্দেশ আবু তাহের | কর্ণেল আবু তাহের |
নীরজা ২০১৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হিন্দি-ভাষায় নির্মিত একটি ভারতীয় জীবনী থ্রিলার চলচ্চিত্র। রাম মাধবানি পরিচালিত এই ছবির কাহিনীকার সাইওয়াইন কাদ্রাস এবং সংযুক্তা চাওলা। অতুল কাসবেকর এর সংস্থা ব্লিং আনপ্লাগড এবং ফক্স স্টার স্টুডিও প্রযোজিত ছবিতে সোনম কাপুর শিরোনাম তথা মুখ্য চরিত্রে আছেন এবং সহঅভিনেতার ভূমিকায় রয়েছেন শাবানা আজমি, যোগেন্দ্র টিকু এবং শেখর রাভজিয়ানী।
এই চিত্রের পটভূমিটি বাস্তব জীবনের ঘটনার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে: ১৯৮৬ সালের ৫ সেপ্টেম্বর লিবিয়ান-সমর্থিত আবু নাইদাল অরগানাইজেশন প্যান এএম ফ্লাইট ৭৩ হাইজ্যাক করে পাকিস্তান এর করাচি তে। ছবিটি ফ্লাইটের হেড পার্সার নীরজা ভানোট এর দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে। তিনি পাইলটদের সতর্ক করে হাইজ্যাকের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করেছিলেন। এভাবে বিমানটি গ্রাউন্ডিং করে ভনোট ৩৭৯ জন যাত্রীর মধ্যে ৩৫৯ জনকে এবং জাহাজে ক্রুদের সাহায্য করার চেষ্টা করতে গিয়ে মারা যান।
ব্লিং আনপ্লাগড এবং ফক্স স্টার স্টুডিও নির্মিত এই চলচ্চিত্রের জন্য কাসবেকর ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে মাধবানি ও কাপুরকে চুক্তিবদ্ধ করেন। সাইওয়াইন কাদ্রাস এবং সংযুক্তা চাওলা চিত্রনাট্য রচনার কাজ করেছিলেন। মূল ফটোগ্রাফি মুম্বাই তে করা হয়েছিল। ছবিতে প্রসূন জোশী রচিত গানের সাথে বিশাল খুরানার সংগীত রয়েছে। নীরজা ২০১৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পাওয়ার পর সমালোচকদের কাছ থেকে প্রশংসা পেয়েছিল এবং নায়িকা প্রধান চরিত্রে সর্বাধিক উপার্জনকারী বলিউড চলচ্চিত্রের একটি হয়ে ওঠে। ছবিটি বক্স অফিসে উপার্জন করেছে।
কাপুরের অভিনয় ও মাধবানি পরিচালনার জন্য বিশেষভাবে প্রশংসিত এই ছবিটি বলিউডের নানা সংস্থা থেকে বেশ কিছু প্রশংসা ও সম্মান কুড়িয়েছে। ৬৪ তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এ হিন্দিতে সেরা ফিচার ফিল্ম এর সম্মান এবং কাপুর পেয়েছেন বিশেষ উল্লেখ্য পুরস্কার। ৬২ তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এ নীরজা ছয়টি পুরস্কার জিতেছে যার মধ্যে আছে সেরা চলচ্চিত্র (সমালোচক), সেরা অভিনেত্রী (সমালোচক) (কাপুর), এবং সেরা সহঅভিনেত্রী (আজমি) পুরস্কার।
পটভূমি
২২ বছর বয়সী নীরজা ভানোট (সোনম কাপুর) এক সন্ধ্যায় একটি ঘরের পার্টিতে দেরি করে আসেন। তাঁর মা রমা (শাবানা আজমি) ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট হিসাবে নীরজার চাকরি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং নীরজাকে পরামর্শ দেন যে তাঁর উচিত পুরানো মডেলিং কেরিয়ারেই ফিরে আসা। নীরজা নিজের (বর্তমান) কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য জোর দেন। তাঁর বয়ফ্রেন্ড জয়দীপ (শেখর রাভজিয়ানী) ড্রাইভ করে তাঁকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দেন।
বিমান চলাকালীন নীরজা কাতার এর দোহায় এক পেশাদার নরেশের (কবি শাস্ত্রী) সাথে তাঁর অসুখী ব্যবস্থা বিয়ে (অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ) নিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রতিফলন তুলে ধরেন। অল্প যৌতুক এবং গৃহকর্মে অক্ষমতার কারণে তাঁকে নির্যাতন করা হয়েছিল। তিনি শেষ পর্যন্ত একটি মডেলিং চুক্তির জন্য দেশে ফিরে আসেন। নরেশ তাঁর বাবা-মাকে যৌতুক এবং তাঁদের মেয়ের গৃহকর্মে দক্ষতার অভাবের অভিযোগ জানিয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছিল। তাতে সে আরও দাবি করে ছিল নীরজা হয় টাকা নিয়ে আসুন নতুবা যেন আদৌ আর ফিরে না আসেন। নীরজা নরেশকে ত্যাগ করে প্যান অ্যাম এয়ারওয়েজ এর চাকরি গ্রহণ করেন।
ইতিমধ্যে প্রকাশ পায় নীরজার বোর্ড প্যান অ্যাম ৭৩ কে লিবিয়া প্রোষিত প্যালেস্তিনি সন্ত্রাসী দল আবু নিদাল সংগঠন করাচিতে হাইজ্যাক করার পরিকল্পনা নিয়েছে। বিমানটি মুম্বাইয়ের সাহার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে করাচিতে অবতরণ করে। যেখানেই চার আবু নিদাল সন্ত্রাসী একজন লিবিয়ার কূটনীতিকের সিকিউরিটি অফিসারের ছদ্মবেশে বিমানটিকে হাইজ্যাক করে। সন্ত্রাসীদের না জানতে দিয়ে নীরজা দ্রুত ককপিটকে সতর্ক করে দেন এবং তিনজন আমেরিকান পাইলট ওভারহেড হ্যাচ দিয়ে পালানোর পক্ষে যথেষ্ট সময় পেয়ে যান। কারণ ছিনতাইকারীরা বুঝতে পারেনি যে বোয়িং ৭৪৭ এর ককপিটটি উপরে অবস্থিত।
যখন এক ভারতীয় আমেরিকান যাত্রী নিজেকে আমেরিকান হিসাবে প্রকাশ করেন তখন একজন সন্ত্রাসী তাঁকে হত্যা করে তাঁর লাশ বিমান থেকে পাকিস্তানি মধ্যস্থতাকারীদের সামনে ফেলে দেয়। সন্ত্রাসীরা নীরজাকে আন্তঃযোগে (ইন্টারকম) একটি ঘোষণার আদেশ দিয়ে যাত্রীদের মধ্যে থেকে এক জন রেডিও ইঞ্জিনিয়ার সন্ধানের চেষ্টা করে। পাকিস্তানি বেতার প্রকৌশলী ইমরান আলী (শশী ভূষণ) যখন উঠে দাঁড়াতে শুরু করেন তখন নীরজা তাঁকে বসার ইঙ্গিত করেন। সন্ত্রাসীরা বিমানে আমেরিকান যাত্রীদের শনাক্ত করতে এবং তাদের জামিন করে রাখার জন্য সমস্ত পাসপোর্ট সংগ্রহ করে; নীরজা এবং তাঁর সহকর্মীরা পাসপোর্টগুলি সংগ্রহ করেন। কোনও আমেরিকান পাসপোর্ট পেলে ট্র্যাশ চিটে ফেলে দিয়ে বা সিটের নীচে লুকিয়ে দিয়ে তাঁরা তাঁদের সাধ্যমতো নিষ্পত্তির চেষ্টা করেন। কোনও আমেরিকান পাসপোর্ট না পেয়ে হতাশ ছিনতাইকারীরা এক ব্রিটিশ যাত্রীকে সনাক্ত করে তাঁকেই জামিন করে।
পাকিস্তানি আলোচকরা অজান্তেই রেডিও ইঞ্জিনিয়ার আলীর নাম প্রকাশ করে ফেলেন। রেডিওকে আলোচনার জন্য ব্যবহার করতে তাঁকে ছিনতাইকারীরা ককপিটে নিয়ে আসে। এদিকে পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ সময় ব্যায় করার জন্য স্টল দেওয়ার চেষ্টা করে। যখন এক ছোট সন্ত্রাসী যাত্রীদের উপর হামলা করে এবং পরিচারকদেরকে বিদ্রূপ করে তখন সন্ত্রাসী নেতা তাকে শাস্তি দেয়। লাঞ্ছিত কনিষ্ঠ সন্ত্রাসী ককপিটে ঝড় তুলে আলীকে গুলি করে রেডিওতে তুমুল হুমকি দিয়ে চিৎকার করতে থাকে। পাকিস্তানি বিমান নিয়ন্ত্রণকারীদের সাথে আলোচনার টানাপড়েনের সময় আলোচকরা আস্তে আস্তে পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ হারাতে থাকে আর ছিনতাইকারীরা মিনিটের মধ্যে আরও উত্তেজিত হয়ে পড়ে।
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পরে বিমানের অতিরিক্ত শক্তিও শেষ হয়ে যায় এবং বিমানের বাতিগুলিও ভিতরে চলে যায়। নীরজা এবং অন্যান্য পরিচারকরা বার বার বোঝানোর চেষ্টা করা সত্ত্বেও সন্ত্রাসীরা ভাবে পাকিস্তানিরা ইচ্ছাকৃতভাবে পাওয়ার কাট করেছে এবং বিমানে পাকিস্তানি অভিযান আসন্ন ভেবে আতঙ্কিত হাইজ্যাকাররা নির্বিচারে যাত্রীদের দিকে গুলি চালাতে শুরু করে। নিজের জীবনের মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে নীরজা জরুরী প্রস্থানের দরজা খুলে দেন এবং যাত্রীদের বিমান থেকে বের করে দেওয়ার জন্য সরু ঢালু পথে যাত্রীদের বাইরে পালিয়ে যেতে ব্যবস্থা করেন। তিনটি অসহায় বাচ্চাকে বন্দুকের গুলি থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করার সময় একজন সন্ত্রাসী তাঁকে তিনবার গুলি করে। বাচ্চারা বিমান থেকে পালিয়ে যেতে সমর্থ হয় এবং নীরজা মারা যাওয়ার আগে নিজেকে দরজার বাইরে এনে জরুরি স্লাইডের নীচে টান দিয়ে যান। সেখানেই নীরজার মৃত্যু হয়।
চলচ্চিত্রটি নীরজার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় যাঁকে শেষ অবধি অশোক চক্র দ্বারা মরণোত্তর সম্মানিত করা হয়েছিলেন। শান্তির সময়ে বীরত্ব, সাহসী কর্ম বা আত্মত্যাগের জন্য ভারতের এই সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান জ্ঞাপন করা হয়।
মন্তব্য
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:২০১৬-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র | নীরজা |
আবাস দাউদ (জন্ম: ১০ আগস্ট ১৯৬৯) একজন সিঙ্গাপুরের ফুলবল রেফারি, তিনি ২০০৬ সাল থেকে ফিফার নিবন্ধিত রেফারি। তিনি বহু আন্তর্জাতিক ম্যাচ পরিচালনা করেছেন (যেমন আসিয়ান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ এবং ২০০৭ এএফসি এশিয়ান কাপে)। এর আগে তিনি ঘরোয়া সিঙ্গাপুর প্রিমিয়ার লীগের ম্যাচ পরিচালনা করেছেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৯-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:সিঙ্গাপুরের ফুটবল রেফারি | আবাস দাউদ |
এটি জাপানে উদ্ভাবিত বা বিকশিত ছকের খেলার তালিকা।
জাপানি ছকের খেলা
*ছকের খেলা
জাপানি ছকের খেলা | জাপানি ছকের খেলার তালিকা |
পুনর্নির্দেশ খ্রিষ্টপূর্ব ৫ম সহস্রাব্দ | খ্রিস্টপূর্ব ৫ম সহস্রাব্দ |
আব তুমহারে হাওয়ালে ওয়াতান সাথিয়ো () হল ২০০৪ সালের একটি ভারতীয় যুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র, যার পরিচালক ছিলেন অনিল শর্মা এবং অভিনয় করেছিলেন অমিতাভ বচ্চন, ববি দেওল, অক্ষয় কুমার, দিব্যা খোসলা, সন্দলি সিনহা এবং নাগমা।
ঘটনা
মেজর জেনারেল অমরজিৎ সিং (অমিতাভ বচ্চন) ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন নিবেদিত-প্রাণ কর্মকর্তা। তার পুত্র ক্যাপ্টেন বিক্রমজিৎ সিং (ববি দেওল) তার পদানুসরণ করে সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়। ১৯৭১ সালের ভারত-পাক যুদ্ধ এবং বাংলাদেশ গঠনের সময়, লেফটেন্যান্ট কমান্ডার বিক্রমজিৎ সিংয়ের অধীনে একটি জাহাজ ছিল এবং তার বাবা মেজর জেনারেল অমরজিৎ সিংয়ের নেতৃত্বে ছিল ভারতীয় সেনাবাহিনীর সৈন্যদের একটি দল। জাহাজটি পাকিস্তানি নৌবাহিনীর ডুবোজাহাজের আক্রমণের শিকার হয়, জাহাজটির ক্ষতি হয়, এবং বিক্রমজিৎকে সাথে নিয়ে ডুবে যায়। কিন্তু তার আগেই সে সাহস করে প্রায় এক শতাধিক আটকা পড়া সেনাকে উদ্ধার করেছিল।
কয়েক বছর পরে, বিক্রমজিতের ছেলে কুনালজিৎ ক্যাপ্টেন হিসাবে সেনাবাহিনীতে যোগদান করে, কিন্তু নিঃস্বার্থভাবে দেশের সেবা করার বিষয়ে তার বাবা ও দাদুর যে মূল্যবোধ ছিল, সেটি তার ছিলনা। সে চেয়েছিল কেবলমাত্র কয়েক বছর সেনাবাহিনীতে কাজ করে, তারপরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে, ব্যবসা করে ধনী হতে। এটি সম্পাদন করার জন্য সে সর্বদা যুদ্ধক্ষেত্রে না যাওয়ার অজুহাত দেখাত। সে শ্বেতা বনসালীর প্রেমে পড়ে এবং তার কাছাকাছি থাকার জন্য সেনাবাহিনীতে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। একটি পদক অর্জনের জন্য, সে বীরত্বের ভান করে; তারপরে অসাবধানী হয়ে সন্ত্রাসীদের উপর পরিকল্পিত আক্রমণকে ঝুঁকির মুখে ফেলে এবং তার ফলস্বরূপ বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী তাদের আস্তানায় পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। শৃঙ্খলাবদ্ধ এবং শাস্তিপ্রাপ্ত, আহত ও হতমান কুনালজিৎ তার প্রণয়ীর সাথে দেখা করার জন্য অপেক্ষা করে - কিন্তু আবিষ্কার করে যে সে তার বরিষ্ঠ অফিসার মেজর রাজীব সিংহকে (অক্ষয় কুমার) ভালোবাসে এবং তাকে বিবাহ করেছে। আগে তাকে মৃত বলে ধারণা করা হয়েছিল কিন্তু সে ছিল যুদ্ধবন্দী। কুনালজিৎ সেনাবাহিনীর সঙ্গে যে সূত্রে আবদ্ধ ছিল সেটি ছিঁড়ে যায়। এরপরেই কুনালজিৎ জানতে পারে যে বিদ্রোহী পাকিস্তানি অফিসারদের সমন্বয়ে সন্ত্রাসীরা সাম্প্রদায়িক কলহ ছড়িয়ে দেবার উদ্দেশ্যে জম্মু ও কাশ্মীরের ভগবান শিবজির অমরনাথ মন্দির বোমা দিয়ে উড়িয়ে দেবার পরিকল্পনা করছে। কুনালজিৎ সবাইকে বাঁচায় এবং দাদুর হৃদয় জয় করে।
চরিত্র চিত্রণ
অমিতাভ বচ্চন- মেজর জেনারেল অমরজিৎ সিং (অবসর গ্রহণের পরে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী)
ববি দেওল- ক্যাপ্টেন কুনালজিৎ সিং / মেজর কুনালজিৎ সিং / লেঃ কমান্ডার বিক্রমজিৎ সিং (মৃত, কুণালের বাবা)
অক্ষয় কুমার- মেজর রাজীব সিং / লেঃ কর্নেল রাজীব সিং
দিব্যা খোসলা- শ্বেতা বনসালি / শ্বেতা রাজীব সিং
সন্দলি সিনহা- ক্যাপ্টেন ডঃ সাক্ষী
নাগমা- আরতি বিক্রমজিৎ সিং
উৎকর্ষ শর্মা- কুণাল / বিক্রমজিৎ সিং (শৈশব)
কপিল শর্মা- ক্যাপ্টেন ত্রিলোক (যুদ্ধে নিহত)
ড্যানি ডেনজংপা- কর্নেল আশফাক খান
আশুতোষ রানা- সিকান্দার খান
গোবিন্দ নামদেও- মকসুদ বাট
বিবেক শক
সুরেন্দ্র পাল
আরতী ছাবড়িয়া- ত্রিলোকের স্ত্রী
আরিফ জাকারিয়া
রাজেশ বিবেক
বিশ্বজিৎ প্রধান
সাউন্ডট্র্যাক
চলচ্চিত্রে সুর করেছিলেন আনু মালিক। গানের কথা লিখেছিলেন সমীর। "হামেঁ তুমসে হুয়া হ্যায় প্যার" গানট অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল।
ট্র্যাক তালিকায়ন
তথ্যসূত্রs
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০০৪-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০০০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় যুদ্ধ চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:চলচ্চিত্রে ভারতীয় সেনাবাহিনী
বিষয়শ্রেণী:জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে ভারত–পাকিস্তান সম্পর্ক
বিষয়শ্রেণী:অনিল শর্মা পরিচালিত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:আনু মালিক সুরারোপিত চলচ্চিত্র | আব তুমহারে হাওয়ালে ওয়াতান সাথিয়ো |
ভেগাস রেড রুস্টার একটি -এর লাস ভেগাস উপত্যকার নেভাদার হুইটনিতে অবস্থিত সুইংগার্স ক্লাব। ক্লাবটি লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত বার্ষিক লাইফস্টাইল কনভেনশন পরবর্তী পার্টির আয়োজন করে। রেড রুস্টার নাসকা ইন্টারন্যাশনালের সদস্য।
ইতিহাস
রেড রুস্টার জায়গা নিয়ে ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। লাস ভেগাস অঞ্চলের প্রাচীনতম সুইংগার্স ক্লাবটি হ'ল দ্য রুস্টার।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:সুইংগিং (যৌন অনুশীলন)
বিষয়শ্রেণী:লাস ভেগাস উপত্যকার পর্যটক আকর্ষণস্থল
বিষয়শ্রেণী:হুইটনি, নেভাদা | ভেগাস রেড রুস্টার |
ঈগল সৈকত (বা আরেন্ড সৈকত) নেদারল্যান্ডসের আরুবার ওরেঞ্জেস্টাডের একটি সৈকত এবং পাড়া। পাড়াটি এর অনেক নিচু নিচু রিসোর্ট এবং প্রশস্ত জন সৈকতের জন্য বিখ্যাত। এতে আরুবার বিস্তৃত সমুদ্র সৈকত, এবং নরম সাদা বালি রয়েছে। এটি বিশ্বের সেরা সৈকতগুলির মধ্যে একটি হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এটি কোনও নগ্ন সমুদ্র সৈকত নয়। নগ্নতা এখানে অবৈধ। রিসোর্ট অঞ্চলে সৈকতে উর্ধাঙ্গ উন্মুক্ত সূর্যস্নান সহ্য করা হয়, তবে এটি রিসোর্টের ভিত্তিতে অনুমোদিত নয়। উর্ধাঙ্গ উন্মুক্ত সৈকতের মধ্যে রয়েছে রেনেসাঁ দ্বীপ এবং ডি পাম দ্বীপ। এই দ্বীপগুলিতে প্রাপ্তবয়স্ক সৈকত অঞ্চল রয়েছে যেখানে উর্ধাঙ্গ উন্মুক্ত সূর্যস্নান এবং সাঁতার কাটার অনুমতি রয়েছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:আরুবার সৈকত
বিষয়শ্রেণী:আরুবার জনবহুল স্থান | ঈগল সৈকত |
নীলাঞ্জনা অর্ক সিনহা পরিচালিত ২০২০ সালের একটি ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি নচিকেতার বিখ্যাত গানের উপর ভিত্তি করে নির্মিত।
কাহিনী
একটি চাকুরিতা মহিলা এই গল্পের কেন্দ্রবিন্দু। তাকে ঘিরেই এগিয়েছে গল্প। নাম নীলাঞ্জনা। মেয়ে অঞ্জনাকে নিয়ে তার সংসার। সিঙ্গল মাদার নীলাঞ্জনা বড় অফিসের উঁচু পদে কর্মরত। কাজের চাপের মেয়ের জন্মদিনের দিন তার বাড়ি ফিরতে দেরি হয়। কথা রাখতে পারে না নীলাঞ্জনা। তাড়াতাড়ি ফেরা তার হয় না। কাজ গুছিয়ে ফেরার সময়ও এক আজব সমস্যার মুখোমুখি হয় সে। গল্পের মোড় ঘোরে এখানেই।
মেয়ের জন্য জন্মদিনের গিফট নিয়ে বাড়ি ফেরার জন্য যখন তোড়জোড় শুরু করে সে, দেখে গাড়িটা গন্ডগোল করছে। তার সমস্যা দেখে এগিয়ে আসে এক নিরাপত্তারক্ষী। কিন্তু সে অপরিচিত। নীলাঞ্জনা তাকে দেখেনি কখনও। সে জানায়, সেদিন নাকি তারও জন্মদিন। নীলাঞ্জনাকে অদ্ভুত প্রস্তাব দেয়। বলে সে যখন কেক কাটবে, নীলাঞ্জনা যেন তার পাশে থাকে। অপরিচিত ব্যক্তির আবদারকে পাত্তা দেয় না নীলাঞ্জনা। বাড়ি ফেরার জন্য ট্যাক্সির বন্দোবস্ত করতে চেষ্টা করে সে। এরই মধ্যে আচমকা পার্কিং লটের বাতি নিভে যায়। ফাঁকা, অন্ধকার পার্কিং লটে প্রতিধ্বনিত হতে থাকে একটাই বাক্য- ‘হ্যাপি বার্থডে টু মি’।
অভিনয়ে
প্রিয়াঙ্কা সরকার - নীলাঞ্জনা
মৈনাক ব্যানার্জী
জয় মুখার্জী
অর্ক সিনহা
সঞ্জয় চক্রবর্তী
সত্য নারায়ণ আগরওয়ালা
অনিন্দ্য সরকার
কমলেশ দাস
অরিন্দল বাগচী
সঞ্চারী রায়
যশধারা বিশ্বাস
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:কলকাতার চলচ্চিত্র | নীলাঞ্জনা (চলচ্চিত্র) |
আন-নীল আল-আজরাক ( ) বা নীল নীল রাজ্য সুদান প্রজাতন্ত্রের আঠারোটি রাজ্যের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯২ সালে রাষ্ট্রপতির ৩ নম্বর ডিক্রি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এটি নীল নীল নদীর নামে নামকরণ করা হয়েছিল।
এই অঞ্চলটি প্রায় চল্লিশটি বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ধারক। এর অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপ কৃষি এবং প্রাণিসম্পদ এবং ক্রমবর্ধমান খনিজ সম্পদের উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত।
ব্যাপক শান্তি চুক্তি অনুযায়ী ২০১১ সালে ব্লু নাইলের বাসিন্দাদের রাষ্ট্রের সাংবিধানিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণের জন্য অসংজ্ঞায়িত "জনপ্রিয় আলোচনা" করার কথা ছিল। এর পরিবর্তে, রাষ্ট্রের সঠিক সরকার নিয়ে একটি বিতর্ক এবং সুদান পিপলস লিবারেশন মুভমেন্ট-নর্থ নির্মূল করতে ওমর আল-বশিরের দৃঢ় সংকল্প, একটি নতুন বিদ্রোহ এবং একটি শরণার্থী সংকটের সৃষ্টি করেছে। মনে করা হচ্ছে আলোচনা অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
প্রশাসন
রাজ্যটি ছয়টি জেলায় উপ-বিভক্ত (২০০৬ সালের পরের আদমশুমারির জনসংখ্যার দেখানো হয়েছে):
আদ-দামাজিন (২১২,৭১২)
আল কোর্মোক (১১০,৮১৫)
আর রোজায়ার্স (২১৫,৮৫৭)
টাদামন (৭৭,৬৬৮)
বাউ অথবা বাও (১২৭,২৪১)
কিসান (৮৭,৮০৯)
রাজ্য গভর্নর
ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪ - ডিসেম্বর ১৯৯৭ আবদাল্লাহ আবু-ফাতমা আবদাল্লা
ডিসেম্বর ১৯৯৭ - জানুয়ারী ২০০০ আব্দুর রহমান আবু মাদিয়ান
জানুয়ারী ২০০০ - ফেব্রুয়ারি ২০০১ আল-হাদী বাশরা
ফেব্রুয়ারি ২০০১ - ২০০৩ হাসান হামাদেন সুলেমান (প্রথমবার)
২০০৩ - ২০০৪ আবদুল্লাহ উসমান আল-হাজ
২০০৪ - ২০০৫ হাসান হামাদেন সুলেমান (২য় বার)
সেপ্টেম্বর ২০০৫ - জুলাই ২০০৭ আবদেল রহমান মোহাম্মদ আবু মাদিয়েন
জুলাই ২০০৭ - সেপ্টেম্বর ২০১১ মালিক আগর আয়র
সেপ্টেম্বর ২০১১ - এপ্রিল ২০১৩ ইয়াহিয়া মোহাম্মদ খায়ের (প্রথমবার)
১ এপ্রিল ২০১৩ - মে ২০১৮ হুসেন ইয়াসিন হামাদ
১৪ মে ২০১৮ - ফেব্রুয়ারি ২০১৯ খালিদ হুসেন মোহাম্মদ ওমর
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ - ইয়াহিয়া মোহাম্মদ খায়ের (দ্বিতীয়বার)
ভূগোল
এই রাজ্যের আয়তন ৪৫,৮৪৪ কিমি2 এবং আনুমানিক জনসংখ্যা ১,১৯৩,২৯৩ জন। কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো ২০০৬ সালের আদমশুমারিতে জনসংখ্যা ৮৩২,১১২ জন বলে উদ্ধৃত করা হয়েছে। আদ-দামাজিন এ রাজ্যের রাজধানী। ২০১০ সালে মেরো বাঁধটি সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সুদানের জলবিদ্যুতের মূল উত্স রোজিরস বাঁধের আবাসস্থল নীল নীল রাজ্য।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে
বিষয়শ্রেণী:সুদানের রাজ্য | আন-নীল আল-আজরাক |
ভৈরব গঙ্গোপাধ্যায় () (২৫ নভেম্বর, ১৯৩৪ - ২৮ ডিসেম্বর, ১৯৯৮) একজন বিশিষ্ট দরদী মনের মরমী যাত্রা পালাকার। তিনি যাত্রাপালার প্রযোজক-নির্দেশক, গীতিকার ও সুরকারও ছিলেন।
সংক্ষিপ্ত জীবনী
ভৈরব গঙ্গোপাধ্যায় জন্ম বৃটিশ ভারতের অধুনা পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলার মন্তেশ্বর থানার 'মূল' গ্রামে। মূলগ্রামেই তিনি অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। তবে কিশোর বয়স থেকে বাংলার গ্রামে অনুষ্ঠিত যাত্রার প্রতি প্রেম ও নিষ্ঠা তাঁকে যাত্রাশিল্পে আকৃষ্ট করেছিল। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দেই কলকাতার চিৎপুরের যাত্রাপালা জগতে প্রবেশ করেন। তাঁর রচিত প্রথম যাত্রাপালা "নাচমহল" মঞ্চস্থ করে 'সত্যম্বর অপেরা'। প্রথম লেখা যাত্রাপালাতেই তিনি দর্শকদের সমাদর পান। এরপর একে একে বহু যাত্রাপালা রচনা করেন।
তাঁর রচিত যাত্রাপালার সংখ্যা প্রায় আড়াই-শো। পালা রচনার পাশাপাশি তিনি নির্দেশনার কাজেও হাত দেন। ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি নিজের নামে দল "ভৈরব অপেরা" গঠন করে প্রযোজনাও করেছেন। দরদী মনের মানুষ ছিলেন তিনি। গরীব সাধারণ মানুষের কথা, অন্যায় অবিচার অত্যাচারের কথা তাঁর পালা লেখনীতে ফুটে উঠেছে। ভৈরব গঙ্গোপাধ্যায় যেমন একাধারে পালাকার, নির্দেশক ও প্রযোজক ছিলেন তেমনই ছিলেন গীতিকার ও সুরকার। যাত্রাপালার গানেও যথেষ্ট দক্ষতা ছিল। তাঁর জনপ্রিয় যাত্রাপালার মধ্যে উল্লেখযোগ্য পালাগুলি হল -
'একটি পয়সা'
'পদধ্বনি'
'অচল পয়সা'
'পাগলা গারদ'
'রক্তে ধোয়া ধান'
'মাতৃঋণ'
'সাত টাকার সন্তান'
'দেবী সুলতানা'
'শ্রীচরণেষু মা'
'গান্ধারী জননী'
'ভীষ্ম জননী গঙ্গা'
'মা মাটি মানুষ'
'ঠিকানা পশ্চিমবঙ্গ'
'কুবেরের পাশা'
'দু টুকরো মা'
'ভিখারি ঈশ্বর'
'ঘরে ঘরে দুর্গা'
'জীবন এক জংশন'
'শান্তি তুমি কোথায়'
'স্বর্গের পরের স্টেশন'
'সত্যযুগ আসছে'
সম্মাননা
ভৈরব গঙ্গোপাধ্যায় সারা জীবন নিজেকে যাত্রাশিল্পের সাথে ঘনিষ্ঠ ভাবে যুক্ত রেখে শিল্পের উন্নতির জন্য কাজ করে গেছেন। গ্রাম বাংলার সমাদর কুড়িয়েছেন আর অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে সরকারি উদ্যোগে তাঁর গ্রামের বাড়িতে আবক্ষ মূর্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
জীবনাবসান
বাংলা যাত্রাজগতের জনপ্রিয় যাত্রাপালার ভৈরব গঙ্গোপাধ্যায় ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দের ২৮ শে ডিসেম্বর (১৪০৬ বঙ্গাব্দের ১২ পৌষ) প্রয়াত হন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৪-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৮-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:বর্ধমান জেলার ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:যাত্রা পালাকার | ভৈরব গঙ্গোপাধ্যায় |
পুনর্নির্দেশ ফ্রিদেল ডি ওয়েট | ফ্রিডেল ডি ওয়েট |
সাপা ইনকা (স্পেনীয়: Sapa Inca; কেচুয়া: Sapan Inka), এছাড়াও আপু (কেচুয়া: Apu) অথবা, ইনকা খাপাক (কেচুয়া: Inka Qhapaq) অথবা, শুধু সাপা (স্পেনীয়: Sapa; কেচুয়া: Sapan) নামেও পরিচিত, ছিলো কোস্কো রাজ্যের রাজা এবং পরবর্তীকালে ইনকা সাম্রাজ্য ও নিও-ইনকা রাজ্যের সম্রাটদের আনুষ্ঠানিক উপাধি। ধারণা করা হয়, "সাপা" শব্দটির প্রথম ব্যবহার করা হয়েছিল ১২ শতকের কাছাকাছি কোনো এক সময়। ইনকা জাতির মানুষ সাপাদেরকে তাদের সূর্যদেবতা "ইন্তি" এর প্রতিনিধি বলে মনে করতো ও সাপাদের পূজা করতো। সাপা ইনকাদের স্ত্রী অর্থাৎ ইনকা রানী বা সম্রাজ্ঞীরা "কয়া" (স্পেনীয়: Coya) নামে পরিচিত ছিলো। ইনকা সমাজে সাপা ইনকাদের স্থান শীর্ষে ছিলো। সাপা ইনকারা রাজনৈতিক ও আধ্যাত্মিক ভাবেও একটি প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করতো।
সাপা ইনকাদের তালিকা
আরো দেখুন
ইনকা সাম্রাজ্য
ইনকা সড়ক ব্যবস্থা
মাচু পিচু
তথ্যসূত্র | সাপা ইনকা |
সরবজিৎ উমং কুমার পরিচালিত ২০১৬ সালের একটি ভারতীয় জীবনী কাহিনী চলচ্চিত্র। ছবিতে দলবীর কৌর চরিত্রে অভিনয় করেছেন ঐশ্বর্যা রাই এবং শিরোনাম-চরিত্র সরবজিৎ সিং এর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রণদীপ হুডা। সরবজিৎ সিং এক ভারতীয় ব্যক্তি যাঁকে ১৯৯১ সালে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেছিন এবং তার ফলে সন্ত্রাসবাদ ও গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে তিনি ২২ বছর কারাগারে কাটিয়েছিলেন। রিচা চন্দা এবং দর্শন কুমার সহঅভিনেতার ভূমিকায় অভিনয় করেন।
ছবির নির্মাণ বাজেট ১৫ কোটি এবং বিপণন খরচ ৮ কোটি। সরবজিৎ এর প্রিমিয়ার হয়েছিল ৬৯ তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে এ। ২০ মে ২০১৬ মুক্তি পাওয়ার পর ছবিটি সমালোচকদের কাছ থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লাভ করেছিল। দুই সপ্তাহ চলার পর ছবিটি থেকে বিশ্বব্যাপি বক্স-অফিসে আয় প্রায় ৪৩.৪৪ কোটি টাকা হওয়ায় এই সিনেমাটি একটি লাভজনক উদ্যোগে পরিণত হয়েছিল।
পটভূমি
দলবীর কৌর (ঐশ্বর্যা রাই) তাঁর মৃতসন্তান প্রসব করার দু'বছর পরে তিনি তাঁর অবমাননাকর স্বামী বলদেবকে (অঙ্কুর ভাটিয়া) ত্যাগ করে সরবজিতের পরিবারে এসে থাকা শুরু করেন। তিনি সরবজিতের পাশাপাশি পরিবারকে সহায়তা করতে একটি টেক্সটাইল মিলে কাজ করেন। সরবজিৎ সিং (রণদীপ হুডা) তাঁর স্ত্রী সুখপ্রীত (রিচা চন্দা) আর তাঁদের দুই মেয়ে পুনম (অঙ্কিতা শ্রীবাস্তব) ও স্বপনদীপকে (শিওয়ানি সায়নী) নিয়ে পাঞ্জাবে বাস করেন। তাঁর বাবা একজন দর্জি এবং তিনি নিজে একজন কৃষক ও ভালোবাসার ছোট ভাই (দলবীরের)।
১৯৯০ সালে মাতাল হয়ে সরবজিৎ ঘটনাক্রমে সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানে পৌঁছে যান। সেখানে তাঁকে ভারতীয় গুপ্তচর হিসাবে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। রনজিৎ সিং নামে এক ব্যক্তি লাহোর এ বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিলেন বলে অভিযোগ ছিল। সরবজিৎই সেই ব্যক্তি বলে অভিযোগ করা হয়। তাঁর নির্দোষিতার দাবি উপেক্ষা করা হয় এবং একটি চিঠির মাধ্যমে তাঁর পরিবারকে তার বন্দিদশা সম্পর্কে অবহিত করতে পারার আগে কয়েক মাস ধরে তাঁকে নির্যাতন করা হয়। পাকিস্তানি পুলিশকে খুশি করার প্রয়াসে সরবজিৎ তাঁর বিরুদ্ধে আনীত সন্ত্রাসবাদের মিথ্যা অভিযোগ স্বীকার করে নেন এবং তৎক্ষণাত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তাঁর ভাইকে মুক্তি দিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ দলবীর আইনজীবী আওইস শেখ (দর্শন কুমার) এর সহায়তা তালিকাভুক্ত করেন। তাঁদের ন্যায়বিচারের আবেদন পুরো ভারতজুড়ে সমর্থিত হয় এবং পাকিস্তানে নিন্দা করা হয়; উভয় দেশের গণমাধ্যমও এই মামলাটির প্রচার করে চলে। যার ফলে সরবজিতের সাজা বারবার বিলম্বিত হয়।
২০১২ সালে ২২ বছর কারাবাসের পরে সরবজিতের পরিবার তাঁকে কারাগারে দেখার অনুমতি পান। নির্যাতিত বন্দী হিসাবে তাঁকে দেখে তাঁর পরিবারের হৃদয় ভারাক্রান্ত হয়ে পড়লেও তিনি নিজে এই স্বল্প-কালীন পুনর্মিলনে আনন্দিত হন। পরবর্তীকালে তাঁর মৃত্যুদণ্ড কারাগারে বন্দী জীবন যাপনে রূপান্তরিত হয়। ইতিমধ্যে পাকিস্তানের প্রায় এক স্ট্যান্ডার্ড যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের দৈর্ঘ্যের দ্বিগুণ সময় কাটানোর পরে ধারণা করা হয়েছিল যে তাঁকে ক্ষমা করা হবে এবং তাঁর মুক্তি আসন্নপ্রায়। পাকিস্তান সরকার শীঘ্রই পরিষ্কার করে দেয় যে তারা যে মুক্তির নির্দেশ দিয়েছে তা সরবজিতের জন্য নয়, সেটি সুরজিৎ নামে একজন বন্দীর পক্ষে দেওয়া হয়েছে। ব্যাপারটি সর্বজিতের পরিবারকে একেবারে বিধ্বস্ত করে দেয়। এক বছর পরে বন্দী সরবজিৎকে তাঁর কারাগারে কিছু পাকিস্তানি বন্দী আক্রমণ করে এবং গুরুতর অবস্থায় তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবশেষে কোমোটোস অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর দিদি, স্ত্রী এবং বেড়ে ওঠা তাঁর মেয়েরা তাঁকে দেখতে আসেন। তবে মৃত্যুর অল্প আগেই তাঁদের সেখান থেকে চলে যেতে বাধ্য করা হয়। সরবজিতের মরদেহ ভারতে পৌঁছে দেওয়া হয়। সেখানে তাঁর জীবনের কথা স্মরণ করে তাঁর গ্রাম ও পরিবারে শোক প্রকাশ করা হয়। ছবিটি শেষ হওয়ার সাথে সাথে দলবীর প্রতিশ্রুতি দেন যে তিনি নির্দোষ মানুষ হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য তাঁর মৃত্যুকালীন ইচ্ছাটি পূরণ করার চেষ্টা সর্বদা চালিয়ে যাবেন।
তথ্যসূত্র | সরবজিৎ (চলচ্চিত্র) |
পুনর্নির্দেশ স্পোর্টিং ক্লাব ব্রাগা | এসসি ব্রাগা |
পুনর্নির্দেশ ক্লাব দেস্পোর্তিভো তন্দেলা | সিডি তন্দেলা |
পুনর্নির্দেশ ভিতোরিয়া ফুটবল ক্লাব | ভিতোরিয়া এফসি |
মন্থন রামজি আর্য পরিচালিত একটি বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪১ সালে মুক্তি পেয়েছিল। এতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন দলপত, রাজকুমারী ও সরদার মনসুর। ছবিটির সুরায়োজন করেন বলদেব নায়েক।
কুশীলব
দলপত
রাজকুমারী
সরদার মনসুর
সঙ্গীত
মন্থন চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন বলদেব নায়েক এবং গীত রচনা করেছেন পণ্ডিত ফানি। এই চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন রাজকুমারী, রাধারানী ও সরদার মনসুর।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪১-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | মন্থন (১৯৪১-এর চলচ্চিত্র) |
মালান একটি বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪২ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | মালান (চলচ্চিত্র) |
পুনর্নির্দেশ খাদ্যজাল | খাদ্য জালিকা |
নই কাহানি একটি বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | নই কাহানি |
পুনর্নির্দেশ ব্রুক ওয়াকার | Brooke Walker |
মেদিতেররানেও ১৯৯১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি ইতালীয় যুদ্ধভিত্তিক হাস্যরসাত্মক নাট্য চলচ্চিত্র। গ্যাব্রিয়েল সালভাতোরেস ছবিটির পরিচালক ও এনজিও মোরিকোনে চিত্রনাট্যকার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ছবিটি নির্মিত হয়েছে। এজিয়ান সাগরের তীরে একটি গ্রিক দ্বীপে ইতালীয় সৈন্যরা আটকা পড়ে যায়। তাদের কাহিনীই চলচ্চিত্রটির মূল উপজীব্য। সেরা বিদেশি চলচ্চিত্র বিভাগে ১৯৯২ সালে এটি অস্কার লাভ করে।
কাহিনীসংক্ষেপ
১৯৪১ সাল। ইতালি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তির বিরুদ্ধে জার্মানির সঙ্গে যোগ দেয়। এজিয়ান সাগরের তীরবর্তী ক্ষুদ্র গ্রিক দ্বীপে কয়েকজন অনুপযুক্ত ইতালীয় সৈন্যকে পাঠানো হয়। সৈন্যদের মধ্যে রয়েছে একজন লেফটেন্যান্ট, যে শিল্পকলার অনুরাগী; রয়েছে একজন সার্জেন্ট ; রয়েছে একজন স্কি প্রশিক্ষক -যার সাথে তার প্রিয় গাধা
"সিভানা" আছে ; এরকম অদ্ভুত ব্যক্তিদের সমন্বয়েই সৈন্যদের বহর গঠিত। তারা সেনা হিসেবে তেমন ভালো না হলেও তাদের মধ্যে স্বাতন্ত্র্যবোধ পরিলক্ষিত হয়।
সৈন্যদের মনে ধারণা জন্মে, দ্বীপের ভেতর ও বাইরে থেকে হামলা হতে পারে। তাই তারা সব ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করে। তারা একটি ছোট শহর আবিষ্কার করে, যেটি সম্পূর্ণ জনমানবশূন্য। ঐ রাতে দিগন্তে বোমা বিস্ফোরিত হয়। রেডিও সংকেতের সাহায্যে তারা বুঝতে পারে, যে জাহাজটি তাদের দ্বীপ থেকে নেওয়ার কথা ছিল, সেটি ধ্বংস হয়ে গেছে। রহস্যজনকভাবে গ্রামে মানুষের পুনরাবির্ভাব হয়। তারা বলে, জার্মানরা পূর্ণবয়স্ক সব পুরুষকে ধরে নিয়ে যায়, তাই তারা লুকিয়ে ছিল। কিন্তু তারা বুঝতে পেরেছে ইতালীয়রা তাদের কোনো ক্ষতি করবে না। এজন্য তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। যুদ্ধের আঁচ এই সৈন্যদের গায়ে তেমনভাবে লাগেনি। তাই তারা এ দ্বীপের মানুষের সাথে দুশ্চিন্তামুক্তভাবে সহাবস্থান করতে শুরু করে।
স্থানীয় অর্থোডক্স পুরোহিত লেফটেন্যান্ট (যে একজন শৌখিন শিল্পী) চার্চের ম্যুরাল পুনঃসংরক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। দুইজন সৈন্য পরস্পরের ভাই। তারা একই নারীকে ভালোবাসে এবং নারীটিও দুই ভাইকে সমান পরিমাণে ভালোবেসে উভয়ের সাথেই মিলিত হয়। সার্জেন্ট লো রাসোর অন্তরে যুদ্ধের জন্য এখনো উন্মাদনা রয়েছে। তবে একসময় সে লোকনৃত্য শুরু করে এবং মহাবিশ্বে তার অবস্থান সম্পর্কে নতুন করে চিন্তা করতে শুরু করে। সবচেয়ে ধূর্ত সৈনিক ফারিনা গ্রামের বারবণিতা ভাসিলিসার প্রেমে পড়ে।
বুড়ো বয়সে তিন জন সৈন্য দ্বীপে পুনর্মিলিত হয়।
প্রযোজনা
গ্রিক কাস্তেলেরোজিও দ্বীপে ছবিটির দৃশ্য ধারণ সম্পন্ন হয়। পেন্টা ফিল্ম, সিলভিও বেরলুসকোনি কমিউনিকেশনস ও সেচ্চি গোরি গ্রুপ টাইগার কমিউনিকেশনস ছবিটির প্রযোজনা করে।
তথ্যসূত্র | মেদিতেররানেও |
পাত্থরও কি সওদাগর একটি বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল। এটি পরিচালনা করেছেন শোরে দৌলতভি, সোহরাব মোদীর মিনার্ভা মুভিটোনের ব্যানারে। সংগীত পরিচালনা করেছেন মীর সাহেব এবং ছবিটিতে অভিনয় করেছেন আল নাসির, শীলা, মীনা শোরে, কে এন সিং, জিল্লুবাই এবং সংকথ প্রসাদ।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৪-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | পাত্থরও কি সওদাগর |
প্রতিমা ১৯৪৫ সালের ভারতীয় হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র, যা পাইদি জয়রাজ পরিচালিত। ছবিটি বোম্বাই টকিজ প্রযোজনা করেছিলেন এবং পি জয়রাজের অভিষেক চলচ্চিত্র। ছবিতে অভিনয় করেছেন দিলীপ কুমার, স্বরণ লতা, মমতাজ আলী, শাহ নেওয়াজ এবং মুকরি । আগের বছর রতন (১৯৪৪) চলচ্চিত্রে বড় সাফল্যের পরে স্বর্ণ লতাকে এই চলচ্চিত্রে নেয়া হয়েছিল। মুকরিকে এই চলচ্চিত্রে নিয়েছিলেন দেবিকা রানী, তাঁর মতে "ওর হাসি এবং অফ স্ক্রিন উৎসাহ পছন্দ করার মত"। সংগীত পরিচালনা করেছেন অরুণ কুমার মুখোপাধ্যায় এবং গীতিকার ছিলেন নরেন্দ্র শর্মা ।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৫-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় নাট্য চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | প্রতিমা (১৯৪৫-এর চলচ্চিত্র) |
নারী রাজা ইয়াগনিক পরিচালিত একটি বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪২ সালে মুক্তি পেয়েছিল। ত্রিলোক কাপুর এবং ললিতা পবার অভিনীত এ চলচ্চিত্রের সংগীত পরিচালক ছিলেন হরিশচন্দ্র বালি।
কুশীলব
ললিতা পবার
ত্রিলোক কাপুর
কমলা বারেরকর
জিল্লু
মজিদ
অনন্ত মারাঠে
গুলাম রসুল
কাশীনাথ
সঙ্গীত
নারী চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন হরিশ্চন্দ্র বালি এবং গীত রচনা করেছেন পণ্ডিত ফানি ও বশীর জামালী। চলচ্চিত্রটির গানে কণ্ঠ দিয়েছেন ললিতা পারুলকর ও মজুমদার।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | নারী (১৯৪২-এর চলচ্চিত্র) |
দ্য সেইন্ট বা সাধু (স্বামী নামেও পরিচিত), একটি বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪১ সালে মুক্তি পেয়েছিল। এটি পরিচালনা করেছিলেন আবদুল রশিদ করদার এবং সীতারা দেবী, পি জয়রাজ এবং নাজির মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪১-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | দ্য সেইন্ট (১৯৪১-এর চলচ্চিত্র) |
পুনর্নির্দেশ হেডহান্টারস (চলচ্চিত্র) | হেডহান্টারস (চলচিত্র) |
থাম্ব|নর্থ ডাকোটার ফারগো শহরে দৃশ্যমান উজ্জ্বল মায়া সূর্য। এছাড়া ২২° বর্ণবলয় (প্রতিটি মায়া সূর্যের মধ্য দিয়ে গমনশীল ধনু), সূর্য স্তম্ভ (উলম্ব রেখা) এবং একটি অপসুর বৃত্ত (আনুভূমিক রেখা) দৃশ্যমান।
মায়া সূর্য, সান ডগ বা মক সান, আবহাওয়াবিজ্ঞানের ভাষায় পারহেলিয়ন (বহুবচনে পারহেলিয়া), হলো বায়বীয় আলোকীয় ঘটনা। সূর্যের এক বা উভয় পাশে একটি করে উজ্জ্বল বিন্দু প্রত্যক্ষ করা যায়। মায়া সূর্যদ্বয় সাধারণত সূর্যের পাশের ২২° বর্ণবলয় বরাবর আবির্ভূত হয়।
মায়া সূর্য হলো বর্ণবলয় গোত্রের প্রাকৃতিক ঘটনা। বরফ স্ফটিক দ্বারা বায়ুমণ্ডলে আলোর প্রতিসরণ হলে মায়া সূর্য অবলোকন করা যায়। মায়া সূর্য সাধারণত আসল সূর্যের দুই পাশে এবং উপরে ২২° দূরত্বের আশেপাশে রঙের একটি রেখা বা প্যাচ হিসেবে আবির্ভূত হয়। পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো ঋতুতে এই ঘটনা অবলোকন করা যায়। তবে সবক্ষেত্রে মায়া সূর্য তেমন উজ্জ্বল হয় না। দিগন্তের নিকটবর্তী সূর্যের মায়া সূর্য সবচেয়ে ভালোভাবে এবং সুস্পষ্টভাবে দেখা যায়।
গঠন ও বৈশিষ্ট্য
থাম্ব|বাম|২০১২ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ অক্টোবর ম্যাসাচুসেটসের সালেম শহরে দৃশ্যমান দক্ষিণাবর্তী মায়া সূর্য। প্যারি ধনু, একটি ঊর্ধ্ব স্পর্শক ধনু, ২২° বর্ণবলয় এবং অপসুর বৃত্তের অংশবিশেষ দৃশ্যমান।
উচ্চ সাসপেনশনীভূত এবং শীতল অলক মেঘ বা স্তরীভূত অলক মেঘ অথবা হীরক বালুর নিম্ন তাপমাত্রায় তাড়িত জলীয় বায়ুর হিমায়নের ফলে মেঘে থাকা পাত-সদৃশ ষড়ভুজাকার বরফ স্ফটিকে আলোর প্রতিসরণ বা বিক্ষেপন দ্বারা সাধারণত মায়া সূর্য উৎপন্ন হয়। স্ফটিকগুলো প্রিজমের মতো কাজ করে এর মধ্যে দিয়ে গমনশীল আলোকরশ্মিকে অন্তত ২২° বিচ্যুতি পর্যন্ত বাঁকিয়ে দেয়। ষড়ভুজাকার স্ফটিকগুলো ধীরে ধীরে নিচের দিকে নেমে আনুভূমিক বরাবর হলে সূর্যালোকও আনুভূমিকভাবে প্রতিসরিত হয়। এক্ষেত্রে সূর্যের ডান ও বাম পাশে মায়া সূর্যের আবির্ভাব ঘটে। বৃহৎ পাতগুলো সূর্যালোককে অধিক বিচ্যুত করে। ফলে অধিক লম্বা মায়া সূর্য সৃষ্টি হয়।
সূর্যের নিকটবর্তী মায়া সূর্যের অংশ লাল বর্ণের হয়। এটি ধীরে ধীরে বাইরের দিকে কমলা হয়ে নীল বর্ণের হয়। এই বর্ণগুলো উপরিস্থাপিত ও পরিবর্তিত হয় এবং কখনো বিশুদ্ধ বা সম্পৃক্ত হয় না। মায়া সূর্যের বর্ণ শেষ পর্যন্ত সাদা অপসুর বৃত্তের সাথে মিলিত হয় (যদি তা বিদ্যমান থাকে)।
একই পাতসদৃশ বরফ স্ফটিক মায়া সূর্যের পাশাপাশি বর্ণীল সার্কামজেনিথাল রংধনুও তৈরির জন্য দায়ী। অর্থাৎ এই দুই ধরনের বর্ণ বলয়ের একই সাথে উৎপন্ন হওয়ার প্রবণতা থাকে। এক্ষেত্রে রংধনুটি কমবেশ মাথার উপরে তৈরি হওয়ায় অধিকাংশ মানুষ অবলোকন করতে পারেন না। এছাড়াও ২২° বর্ণবলয়ে আরেকটি বলয় দেখা যায়, যা আসল সূর্য থেকে প্রায় একই কৌণিক দূরত্বে সৃষ্টি হয়ে মায়া সূর্যগুলোকে একটি আংটি বা বলয়ে পরস্পর সংযুক্ত করে বলে মনে হয়। সূর্য যত উপরে উঠতে থাকে, পাত স্ফটিকের মধ্য দিয়ে গমনকারী রশ্মিগুলো ততোই তির্যকভাবে সরে যেতে থাকে। ফলে বিচ্যুতি কোণ বেড়ে যার এবং মায়া সূর্য একই উচ্চতায় ২২° বলয় থেকে দূরে সরে যেতে থাকে।
পৃথিবীর বাইরে অন্যান্য গ্রহ ও চাঁদে মায়া সূর্যের আবির্ভাব হবে কিনা তা পূর্বানুমান করা সম্ভব। মঙ্গল গ্রহে খুব সম্ভবত পানি ও কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO2) উভয়ের বরফ থেকে মায়া সূর্য সৃষ্টি হয়। অন্যান্য গ্যাসীয় দানব গ্রহ, যেমন বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস ও নেপচুনে অ্যামোনিয়া, মিথেন ও অন্যান্য পদার্থের স্ফটিকাকার মেঘের মাধ্যমে বর্ণবলয় এবং চার বা ততোধিক মায়া সূর্য সৃষ্টি হতে পারে।
থাম্ব|ডান|মায়া সূর্য, হেস, জার্মানি, ১২ আগস্ট ২০১২
আভিধানিক সংজ্ঞার্থ
সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রচলিত একটি ভুল ধারণা হলো যেকোনো বরফঘটিত বর্ণবলয়কে (বিশেষ করে ২২° বর্ণবলয়, যেটা সবচেয়ে সাধারণ প্রকার) "মায়া সূর্য" ধরে নেওয়া হয়। কিন্তু মায়া সূর্য হলো অনেক প্রকারের বর্ণবলয়ের একটি প্রকারভেদ মাত্র। এই আবহাওয়াগত ঘটনার সাধারণ সংজ্ঞার্থে (বরফ স্ফটিকঘটিত) বর্ণবলয়(সমূহ) অধিক উপযোগী।
ব্যুৎপত্তি
"মায়া সূর্য" এর ইংরেজি পরিভাষা sun dog ("সান ডগ" বা সূর্যের কুকুর) এর উৎপত্তি এখনও রহস্যময়। অক্সফোর্ড ইংরেজি অভিধান এই শব্দটির "উৎপত্তি অজ্ঞাত" বলে মন্তব্য প্রদান করে।
১৮৮২ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত আব্রাম পামারের বই ফোক-ইটিমোলজি: অ্যা ডিকশনারি অব ভার্বাল করাপশনস অর ওয়ার্ডস পারভার্টেড ইন ফর্ম অর মিনিং, বাই ফলস ডিরাইভেশন অর মিসটেকেন অ্যানালজি অনুসারে মায়া সূর্য (sun dog) এর সংজ্ঞায় বলা হয়েছে:
(ইংরেজি ভাষায় Dog শব্দটি একটি ক্রিয়া হিসেবে "(শিকার) খোঁজা, অনুসরণ করে খোঁজা, অনুসরণ করা" অর্থ দিতে পারে। তা ১৫১০ এর দশক থেকে Dog the true [sun] বাক্যাংশ "প্রকৃত (আসল) [সূর্য]কে অনুসরণ করা" অর্থ দিয়ে থাকতে পারে।)
আবার জোনাস পার্সন স্ক্যান্ডিনেভীয় ভাষায় কিছু নর্স পুরাণ এবং আর্কীয় নাম উল্লেখ করেন — (সূর্যের কুকুর), (সূর্যের কুকুর), (সূর্যের নেকড়ে) — এগুলো দুইটি তারাকে নির্দেশ করে। পুরাণ অনুসারে এই নেকড়েরা একের পর আরেকজন যথাক্রমে সূর্য ও চন্দ্রকে অনুসরণ করে। এই পৌরাণিক কাহিনী থেকে ইংরেজি শব্দটির উৎপত্তি হয়ে থাকতে পারে।
Parhelion ("পারহেলিয়ন"; উপসুর) (বহুবচনে parhelia) ( শব্দ থেকে আগত, যার অর্থ 'সূর্যের পার্শ্ববর্তী'; অর্থ হলো বা 'পার্শ্ববর্তী' এবং শব্দের অর্থ হলো বা 'সূর্য'।
যুক্তরাজ্যের কর্নওয়ালের ইঙ্গ-কর্নীয় উপভাষায় "sun dog" শব্দটি weather dog হিসেবে পরিচিত ("খারাপ আবহাওয়ার পূর্বাভাস হিসেবে দিগন্তে প্রস্ফূটিত এক খণ্ড রংধনু" হিসেবে বর্ণিত)। এটি a lagas in the sky হিসেবেও পরিচিত। এটি কর্নীয় ভাষায় মায়া সূর্যের প্রতিশব্দ থেকে আগত, যার অর্থ 'আবহাওয়া বা হাওয়ার চোখ' (, 'চোখ' এবং , 'আবহাওয়া/বায়ু')। এটি আবার ইঙ্গ-কর্নীয় cock's eye শব্দের সাথে সম্পর্কিত, যা সূর্য ও চন্দ্রের আশেপাশের গোলাকার বর্ণবলয়কে নির্দেশ করে। এটি খারাপ আবহাওয়ার পূর্ব লক্ষণ হিসেবেও বিবেচিত।
ইতিহাস
থাম্ব|নুরেমবার্গ ক্রনিকলে মায়া সূর্যের চিত্রায়ন
গ্রিস
অ্যারিস্টটল (মিটিওরলজি তৃতীয় খণ্ড.২, ৩৭২এ১৪) উল্লেখ করেন যে "সূর্যের সাথে দুইটি মায়া সূর্য উদিত হয় এবং সূর্যাস্ত পর্যন্ত সারা দিন সূর্যকে অনুসরণ করে।" তিনি বলেন "মায়া সূর্য" সর্বদাই সূর্যের পাশে থাকে, কখনো উপরে বা নিচে থাকে না। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় খুব সাধারণভাবে দেখা যায় কিন্তু দিনের মাঝামাঝি সময়ে কিঞ্চিৎ দৃশ্যমান।
কবি অ্যারেটুস (ফিনোমেনা, লাইন ৮৮০–৮৯১) তার আবহাওয়া সংকেতের তালিকায় পারহেলিয়ার কথা উল্লেখ করেন। তার অনুসারে এটি বৃষ্টি, দমকা বাতাস বা কোনো আগমনশীল ঝড়ের পূর্বাভাস দেয়।
আর্টেমিদোরুস তার ওনেইরোক্রিটিকায় ('স্বপ্নের ব্যাখ্যা') মায়া সূর্যকে মহাজাগতিক দেবতার জীবনের অন্তর্ভুক্ত হিসেবে ব্যাখ্যা করেন।
রোম
মায়া সূর্যের উল্লেখকারী বহু গ্রিক ও রোমান লেখার মধ্যে অন্যতম হলো সিসারোর দা রি পাবলিকা (৫৪–৫১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ)। এতে মায়া সূর্য এবং সমতুল্য প্রাকৃতিক ঘটনার উল্লেখ পাওয়া যায়:
সেনেকা তার প্রথম বই ন্যাচারালিস কোয়েশ্চেনিস-এ মায়া সূর্যের আবির্ভাব ঘটার বর্ণনা করেন।
দ্বিতীয় শতাব্দীর রোমান লেখক ও দার্শনিক লুসিয়াস এপুলিয়াস তার অ্যাপোলজিয়ার পঞ্চদশ খণ্ডে উল্লেখ করেন, "রংধনুর প্রিজমের মতো রং ধারণের কারণ কী, কিংবা স্বর্গে সূর্যের দ্বৈত চেহারার, সাথে কতিপয় অন্যান্য প্রাকৃতিক ঘটনার, যা সিরাকুজের আর্কিমিডিসের বিরাট খণ্ডে উল্লেখ করা হয়েছে।"
জেরুজালেম
শার্ত্রেসের ফুশার দ্বাদশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে তার হিস্টোরিয়া হায়ারোসোলিমিটানায় (১১২৭) জেরুজালেমের ওপর একটি টীকা লেখেন। ১১০৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ ফেব্রুয়ারি তিনি লেখেন:
গোলাপের যুদ্ধ
১৪৬১ খ্রিষ্টাব্দে ইংল্যান্ডের হ্যারিফোর্ডশায়ারে অনুষ্ঠিত মর্টিমার্স ক্রসের যুদ্ধের প্রারম্ভে তিনটি সূর্য সমন্বয়ে একটি বর্ণবলয়ের আবির্ভাব হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। হাউজ অব ইয়র্ক কমান্ডার ও পরবর্তীতে ইংল্যান্ডের চতুর্থ অ্যাডওয়ার্ড তার প্রাথমিকভাবে ভীত সৈন্যদলকে এটা বোঝান যে, এই ত্রিমূর্তি ডিউক অব ইয়র্কের তিন পুত্রের প্রতিনিধিত্ব করছে এবং অ্যাডওয়ার্ডের বাহিনী সে যুদ্ধে চূড়ান্তভাবে বিজয়ী হয়। এই ঘটনার অবলম্বনে উইলিয়াম শেকসপিয়র হেনরি ফোর, পার্ট ৩, এবং শ্যারন কায় পেনম্যান দ্য সানি ইন স্প্লেন্ডোর শিরোনামে নাটকায়িত করেন।
জ্যাকব হাটার
মায়া সূর্যের আরেকটি পরিষ্কার বর্ণনা পাওয়া যায় জ্যাকব হাটারের লেখনীতে। তিনি তার ব্রাদার্লি ফেইথফুলনেস: এপিসলস ফ্রম অ্যা টাইম অব পার্সিকিউশন এ লেখেন:
খুব সম্ভবত ১৫৩৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩১ অক্টোবর মোরাভিয়ার অস্পিজে (হুস্টোপেচে) জ্যাকব হাটার এই ঘটনা পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। এটি মূলত জার্মান ভাষায় একটি চিঠিতে লেখা হয়েছিল, যা প্রধানত মোরাবিয়ার অস্পিজ থেকে ১৫৩৩ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে টিরোলের আদিজ উপত্যকায় পাঠানো হয়। চিঠিতে উল্লিখিত কান্টজ মুরার এবং মিশেল শুস্টার সাইমন ও জুডের ভোজের পর মঙ্গলবার হাটারের থেকে বিদায় নেয়। সেদিন ছিল ২৮ অক্টোবর। ৩০ অক্টোবর ছিল বৃহস্পতিবার। উল্লিখিত আরও দুইটি রংধনু ৪৬° বর্ণবলয় বা সুপ্রাল্যাটারাল রংধনুর সাথে সার্কামজেনিথাল রংধনু (যা মায়া সূর্যের সাথে আবির্ভূত হয়ে থাকে) হয়ে থাকতে পারে।
ভাদেরসোলস্তাভ্লান
থাম্ব|স্টকহোম এবং মায়া সূর্যের মহাজাগতীয় ঘটনার (তৎকালে অশুভ লক্ষণ বলে পরিগণিত) চিত্রায়নকারী ১৫৩৫ খ্রিষ্টাব্দের তথাকথিত "সান ডগ পেইন্টিং" (ভাদেরসোলস্তাভ্লান)
স্টকহোম শহরের সবচেয়ে পরিচিত এবং সবচেয়ে পুরনো রঙিন চিত্র হিসেবে উক্ত ভাদেরসোলস্তাভ্লান (সুয়েডীয়; "দ্য সানডগ পেইন্টিং", আক্ষরিকভাবে "আবহাওয়া সূর্যের চিত্র") নামক দুইটি মায়া সূর্যসম্বলিত চিত্রটিকে কখনো কখনো বর্ণবলয়ের সবচেয়ে পুরনো চিত্র বলে আখ্যা দেওয়া হয়। ১৫৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ২০ এপ্রিল শহরের আকাশে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী সূর্যের চারদিকে আকাশ সাদা বলয়ে পূর্ণ হয়ে যায় এবং অতিরিক্ত সূর্যের (মায়া সূর্য) আবির্ভাব ঘটে। এই ঘটনার পর খুব দ্রুত জনশ্রুতি ছড়িয়ে পড়ে যে ১৫২০ এর দশকে প্রোটেস্ট্যান্টবাদ প্রচারের জন্য এবং ডেনীয় রাজার সাথে মৈত্রী স্থাপনকারী শত্রুদের বিরুদ্ধে অত্যাচার করার জন্য দেবতারা ১ম গুস্তাভের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের পূর্ব সংকেত প্রদান করেছেন।
মায়া সূর্য নিয়ে জল্পনার অবসান ঘটানোর জন্য চ্যান্সেলর ও লুথারবাদী পণ্ডিত ওলাউস পেত্রি (১৪৯৩–১৫৫২) এই ঘটনার নথি হিসেবে একটি চিত্রাঙ্কনের নির্দেশ দেন। কিন্তু রাজার সামনে চিত্রটি আনা হলে তিনি তা ষড়যন্ত্রমূলক হিসেবে ব্যাখ্যা দেন। তিনি নিজেকে আসল সূর্যের সাথে তুলনা করে অপর দুই সূর্যকে তার সাথে প্রতিযোগিতাকারী ওলাউস পাত্রি এবং পাদ্রি ও পণ্ডিত লরেনটিউস অ্যান্ড্রিকে (১৪৭০–১৫৫২) দুই নকল সূর্যের তুলনা দেন। এভাবে তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও কৌশলে সর্বোচ্চ শাস্তি এড়ানোর অভিযোগ আনেন। অঙ্কিত চিত্রটির মূল কপিটি হারিয়ে যায়, কিন্তু এটির ১৬৩০ এর দশকে তৈরি একটি প্রতিলিপি মধ্য স্টকহোমের স্টোরকাইরান এলাকার একটি গির্জায় সংরক্ষিত আছে।
রোম, ১৬২৯ এবং ১৬৩০
ক্রিস্টোফ শাইনার তার রচিত পারহেলিয়া বইয়ে রোমে ১৬২৯ খ্রিষ্টাব্দ এবং ১৬৩০ খ্রিষ্টাব্দে আবার সংঘটিত এক সারি জটিল মায়া সূর্য আবির্ভাবের ঘটনা লিপিবদ্ধ করে রাখেন। এ জাতীয় প্রাকৃতিক ঘটনা ব্যাখ্যার জন্য এটিই সর্বপ্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ। এই কর্মের অন্তর্নিহিত প্রভাবের কারণে রেনে দেকার্তে তার আধ্যাত্মিকতার চর্চায় হস্তক্ষেপ করেন এবং প্রাকৃতিক দর্শনের ওপর দ্য ওয়ার্ল্ড গ্রন্থ রচনায় প্রভাবিত হন।
ডানজিগ, ১৬৬১
১৬৬১ খ্রিষ্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি ডানজিগের অধিবাসীরা একটি জটিল মায়া সূর্য আবির্ভাবের ঘটনা প্রত্যক্ষ করেন, যাতে একসাথে সাতটি সূর্য দেখা যায়। জর্জ ফেলাউ একটি প্যামফ্লেটে একে অলৌকিক সাত সূর্য ("Sevenfold Sun Miracle") হিসেবে আখ্যায়িত করেন। পরের বছর জোহান্স হেভেলিয়াস তার মার্কিউরিয়াস ইন সোল ভাইসাস গেদানি গ্রন্থে এই ঘটনার পুনরুল্লেখ করেন।
সেন্ট পিটার্সবার্গ, ১৭৯০
১৭৯০ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ জুন জোহাম টোবিয়াস লোইটজ সেন্ট পিটার্সবার্গে একটি জটিল বর্ণবলয় ও মায়া সূর্য পর্যবেক্ষণ করেন, যেটিকে তার নামে লোইটজ আর্ক বলা হয়।
নিউফাউন্ডল্যান্ড, ১৮৪৩
ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক নিউফাউন্ডল্যান্ডে ১৮৪৩ খ্রিষ্টাব্দের শীতকালকে "তিন সূর্যের শীত" বলে আখ্যায়িত করা হয়। সেই বছর অস্বাভাবিকভাবে ১৫ দিন পর্যন্ত তাপমাত্রা শুন্যের নিচে ৩-১০ ডিগ্রির মধ্যে ছিল।
স্যুয়ের মহাযুদ্ধ, ১৮৭৬–৭৭
"সেই সময়ের কিছু অংশে আমরা প্রচন্ড তুষার ঝড়ের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যাই। দিনের প্রতি ঘণ্টায় হালকা ধূসর কুয়াশার পেছনে দুইজন প্রতিদ্বন্দ্বীসহ সূর্যকে দেখতে পাচ্ছিলাম, যাকে সাধারণ ভাষায় "সান-ডগ" বলা হয়। এর বর্ণবলয়ের ছটা অভিযাত্রিকদের সর্বদা অতিক্রমণকৃত বরফকেও ছাড়িয়ে যেতে সতর্ক করছিল।"
ইনার মঙ্গোলিয়া, চীন, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০
২০২০ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি চীনের ইনার মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের অধিবাসীরা একত্রে পাঁচটি সূর্য অবলোকন করেন। পাঁচটি সূর্যের বলয় একটি চক্র গঠন করে একে অপরের সাথে সংযুক্ত ছিল।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
আরও পড়ুন
বহিঃসংযোগ
Sundogs – Parhelia, Explanations and Images
Starry Night Photography – Sun Dog, Sun Halo, Moon Halo
Photo slideshow
4 point Sun dog with complete 360 degree ring in Shubarkurduk, Kazachstan
Rare sun halo appears
SDO Sundog Mystery – A phenomenon that occurred during the launch of the Solar Dynamics Observatory
বিষয়শ্রেণী:বায়ুমণ্ডলীয় আলোকীয় ঘটনা
বিষয়শ্রেণী:সূর্য | মায়া সূর্য |
স্টান্ট কিং একটি বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৪-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | স্টান্ট কিং |
১৯৭১: বিয়ন্ড বর্ডার্স হল একটি ২০১৭ সালের ভারতীয় মালয়ালম ভাষার যুদ্ধ চলচ্চিত্র, যেটির রচনা এবং পরিচালনা করেছিলেন মেজর রবি। এটি মেজর মহাদেবন চলচ্চিত্র ক্রমের চতুর্থ ভাগ, যেখানে মোহনলাল কর্নেল মহাদেবনের ভূমিকায় আবার অভিনয় করেছিলেন এবং একটি নতুন চরিত্র মেজর সহদেবনের চরিত্রেও অভিনয় করেছিলেন। এটিতে অরুণোদয় সিং এবং আল্লু শিরিশও ছিলেন। চলচ্চিত্রটি দুটি সময়কালকে ধারণ ক'রে, একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধকে ভিত্তি করে তৈরি। এই ছবিটি এই ক্রমের পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী দুই হিসাবেই কাজ করেছে। মোহনলালের এবং শিরিশের চরিত্রদুটি হোশিয়ার সিং এবং অরুণ ক্ষেত্রপালের আদলে তৈরি হয়েছিল, এঁদের দুজনই একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে তাঁদের ভূমিকার জন্য পরমবীর চক্রে ভূষিত হয়েছিলেন।
রবির চিত্রনাট্যে সংলাপ লিখেছিলেন শিজু নামবিয়াথ। ছবিটির চিত্রগ্রহণে ছিলেন সুজিত বাসুদেব, এবং এর স্কোর করেছিলেন গোপী সুন্দর। সিদ্ধার্থ বিপিন, নাজিম আরশাদ, এবং রাহুল সুব্রহ্মণিয়ান সাউন্ড ট্র্যাকটি রচনা করেছিলেন। ২০১৬ সালের ৩১শে অক্টোবর রাজস্থানের সুরতগড়ে এই ছবির মুখ্য চিত্রগ্রহণ শুরু হয়েছিল এবং ২০১৭ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারি জর্জিয়াতে কাজ শেষ হয়েছিল। ২০১৭ সালের ৭ই এপ্রিল ১৯৭১: বিয়ন্ড বর্ডার্স ভারতে মুক্তি পেয়েছিল। প্রথমে মালয়ালম ভাষায় তৈরি হয়ে, ছবিটি তেলুগু ভাষায় ডাব (ভাষান্তর) করা হয়েছিল এবং সেই সংস্করণের নাম ছিল যুদ্ধ ভূমি।
ঘটনা
ছবিটি শুরু হয় জর্জিয়াতে, যেখানে একটি পাকিস্তানি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী একটি বাড়িতে পৌঁছোয়, সেই বাড়িতে দুর্বৃত্ত্বরা লুকিয়ে আছে। জঙ্গিবাদ বিরোধী অভিযান শুরু হওয়ার সাথে সাথে, জঙ্গিরা গুলি চালায়। দলটি গুলিবৃষ্টির মধ্যে আটকা পড়ে এবং শক্তিবৃদ্ধির জন্য আরও বাহিনী চেয়ে পাঠায়। সেই সময় একটি ভারতীয় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী সেখানে পৌঁছে এই দলটিকে উদ্ধার করে। দলটির নেতা হল কর্নেল মহাদেবন। সে পাকিস্তানি দলটির নেতার সাথে সাক্ষাৎ করে, যার নাম কর্নেল আজমল রাজা আকরম। সে জানায় যে সে লেঃ কর্নেল মোহাম্মদ.আকরম রাজার পুত্র। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীর সম্মান প্রদান অনুষ্ঠানে, আজমল প্রকাশ করে যে তার বাবা একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে নিহত হয়েছে। এই সম্বন্ধে জানার পর মহাদেবন প্রকাশ করে যে তার বাবা মেজর সহদেবন আজমলের বাবাকে হত্যা করেছিল।
গল্পটি এরপরে পিছিয়ে একাত্তর সালে চলে যায়, যখন বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন হবার জন্য লড়াই করছিল। ১৯৭১ সালের ৩রা ডিসেম্বর, প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য পাকিস্তান সৈন্যদল ভারতীয় বিমান ক্ষেত্রগুলিতে আক্রমণ করে। এর প্রতিবাদে ইন্দিরা গান্ধী যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। ঘোষণার পরে পুরো সেনা একত্রিত হয় এবং সেনার ছুটি বাতিল করা হয়। যখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাঁজোয়াযুক্ত সৈন্যদল বসন্তসর নদীর ধারে ভারতীয় অবস্থানগুলিতে আক্রমণ করে, তখন যুদ্ধ শুরু হয়। ভারতীয়রা প্রস্তুত ছিলনা তাই তাদের পরাজয়ের মুখোমুখি হতে হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনী অনেককে যুদ্ধ বন্দী করে। সেনা সদস্যরা বন্দীদের নির্যাতন করতে থাকে রাজা এটি লক্ষ্য করে এবং জেনেভা কনভেনশন লঙ্ঘনের জন্য তার উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে তিরস্কার করে। জেনেভা কনভেনশনে বলা হয়েছে যে যুদ্ধবন্দীদের অতিথির মত ব্যবহার করতে হবে। এতে তার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা অসন্তুষ্ট হয়।
পরে, ভারতীয়রা পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে পূর্ণ শক্তি নিয়ে আক্রমণ চালায়, এই যুদ্ধে ভারতের অন্যতম সেরা সাঁজোয়া গাড়ির কমান্ডার চিন্ময় শহীদ হয়। চিন্ময়ের মুখ দেখে রাজা মন্তব্য করে যে এই তরুণ ছেলেটি ছয়টি ট্যাঙ্ক ধ্বংস করেছে। ভারতীয় সেনাবাহিনী যাতে মৃতদেহ সংগ্রহ করতে পারে সে জন্য রাজা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে। চিন্ময়ের মৃত্যু দেখে উত্তপ্ত ভারতীয় সেনা প্রতিশোধ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। বসন্তসর যুদ্ধ শুরু হয়, যাতে উভয় পক্ষেরই প্রচুর সংখ্যায় হতাহত হয়। শেষে, রাজা এবং সহদেবন একে অপরের মুখোমুখি হয় এবং সেই লড়াইয়ে সহদেবনের জয় হয়। একই সাথে, পাকিস্তান নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে এবং যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হয়। ভারতীয় সৈন্য ও পাকিস্তান সৈন্যদের মৃত্যুতে সহদেবন অস্থির হয়ে পড়ে। সে সঙ্কল্প করে, যে যুদ্ধ মৃত্যু আর ধ্বংসের দিকে পরিচালিত করে, তেমন যুদ্ধ আর না।
চরিত্র চিত্রণ
মোহনলাল- কর্নেল মহাদেবন এবং মেজর সহদেবন (কর্নেল হোশিয়ার সিংহ দাহিয়া)
অরুণোদয় সিং- পাক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ.আকরম রাজা (মেজর শাব্বির শরীফ)
আল্লু শিরিশ- লেফটেন্যান্ট চিন্ময় (দ্বিতীয় লেফটেন্যান্ট অরুণ ক্ষেত্রপাল)
রেনজি পানিকার- লেঃ কর্নেল জনার্দনান
সুধীর করমনা- ক্যাপ্টেন আধিসেলভম
দেবন- আইবি অফিসার নায়ার
আশা শরথ- পার্বতী সহদেবন
প্রিয়াঙ্কা আগরওয়াল- শরীফের স্ত্রী
সৃষ্টি দাঙ্গে- চিন্ময়ের স্ত্রী
নেহা খান- জনসংযোগ কর্মকর্তা
সাইজু কুরুপ- বন্দুকবাজ নাথান
পদ্মরাজ রতীশ- বন্দুকবাজ প্রয়াগ
কৃষ্ণ কুমার- সৈনিক সুদর্শন
মণিকুট্টান- সৈনিক
প্রদীপ চন্দ্রন রেডিও অপারেটর অভিনন্দ
জোয়া জায়েদ খান- পাকিস্তানি চিকিৎসক
জয়কৃষ্ণন- ক্যাপ্টেন আনন্দ
কান্নান পাত্তাম্বি- কুন্জিকান্নান
সামুথিরাকানি
সৌপরনিকা সুভাষ- নার্স
বালাজী সরমা- সহদেবনের বন্ধু
কৃষ্ণ প্রসাদ- সহদেবনের বন্ধু
মেঘনাথন- সুলায়মান
কোল্লাম তুলসী- সহদেবনের বন্ধু
দীপক জেঠি পাক কর্নেল আজমল রাজা (আকরম রাজার পুত্র)
বিজয়ন পেরিংগোড়ে- কৃষ্ণ পিল্লাই
সুধীর সুকুমারন
সেতু লক্ষ্মী- সহদেবনের মা
শরণ্যা আনন্দ- সামরিক নার্স
টিনি টম
আরো দেখুন
List of films about 1971 India-Pakistan war
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০১৭-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মালয়ালাম ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০১০-এর দশকের মালয়ালম ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:পাক-ভারত যুদ্ধ, ১৯৭১
বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:চলচ্চিত্রে ভারতীয় সেনাবাহিনী | ১৯৭১: বিয়ন্ড বর্ডার্স |
শাদী একটি হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র, যা মাধুরী, মতিলাল এবং ইশ্বরলাল অভিনীত। এটি ১৯৪১ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪১-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | শাদী (১৯৪১-এর চলচ্চিত্র) |
রাজা রানী একটি বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪২ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | রাজা রানী (১৯৪২-এর চলচ্চিত্র) |
মেরা খোয়াব একটি বলিউডের ছবি । এটি ১৯৪৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল। ছবিটিতে অভিনয় করেছেন প্রকাশ, জেবুনিসা, স্যামসন, পুতলিভাই এবং আব্বাস। সংগীত পরিচালক গোলাম মোহাম্মদ এবং গানের কথা লিখেছেন এম ই আশাক।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | মেরা খোয়াব |
নিম্নে বাংলাদেশে কিছু রেল দুর্ঘটনা, ঘটনা ও দুর্যোগের তালিকা দেওয়া হল।
১৯৪৭
১৭/০৫/১৯৪৭: তৎকালীণ ব্রিটিশ ভারতে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের আখাউড়া-লাকসাম-চট্টগ্রাম মিটার গেজ রেলপথে কমলাসাগর/কসবা ও নয়নপুরের মধ্যে একটি এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হয় ও ট্রেনের গাড়িগুলো একটি বাঁধের দিকে গড়িয়ে পড়ে যায়। ৩৬ জন নিহত ও ৫৮ জন আহত হন।
১৯৭১
০১/০৮/১৯৭১ অথবা ২৮/০৮/১৯৭১: চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই ও মাস্তাননগর রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে অবস্থিত মোহামায়া রেলওয়ে সেতুতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময় গেরিলা অভিযান চালানো হয়। উল্কা এক্সপ্রেস সেই সেতু অতিক্রমকালীন সময়ে গেরিলা বাহিনি কর্তৃক বোমা বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ট্রেনটির লোকোমোটিভ ও চারটি কোচ খাদে পড়ে যায়। এই অভিযানে প্রায় ১০ জনের মতো পাকিস্তানি সেনা নিহত ও ৫ জন সেনা আহত হন। অনেক বাঙালীও এই বিস্ফোরণে নিহত হন।
২০১৩
৩০/০৭/ ২০১৩: চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলায় পতেঙ্গা থেকে আসা একটি তেলবাহী ট্রেনের তিনটি ওয়াগন লাইনচ্যুত হয়, ফলে চট্টগ্রাম–দোহাজারী রুটে ট্রেন চলাচল বিঘ্নিত হয়।
২০১৪
১৪/০১/২০১৪: চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশনের সামনে রাতে প্রায় ১১:৪৫ এর দিকে ১৭৩ নং লোকাল ট্রেনের দুটি কোচ লাইনচ্যুত হয়। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
০৫/০২/২০১৪: চট্টগ্রাম জেলার পাহাড়তলী লোকো শেডের সামনে সিগন্যাল ত্রুটির ফলে লাইন অতিক্রম করার সময় সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে ঢাকাগামী সুবর্ণ এক্সপ্রেসের লোকোমোটিভ লাইনচ্যুত হয়। তবে এতে ট্রেনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা কোনো যাত্রীর হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রায় দুই ঘণ্টা পর ট্রেনটি উদ্ধার করা হয়।
১০/০৭/ ২০১৪: পতেঙ্গা থেকে আসা একটি তেলবাহী ট্রেন দোহাজারী পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্টে চুল্লি-তেল নিয়ে যাচ্ছিলো। কিন্তু ভোর ০৬:৩০ এর দিকে ফৌজদারহাট রেলওয়ে স্টেশনের সামনে ট্রেনটির লোকোমোটিভ ও ছয়টি ওয়াগন লাইনচ্যুত হয়, যার মধ্যে তিনটি ওয়াগন থেকে মোট প্রায় ৯৬,৬৩০ লিটার (২১,২৫৫ গ্যালন) তেল লিক হয় এবং পার্শ্ববর্তী খালে প্রবাহিত হয়ে যায়। এই তেলে খাল ও এর কাছে সমুদ্রে বসবাসকারী জীবের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হয়। লোকোমাস্টার কর্তৃক সিগন্যাল অমান্য করার ফলে দূর্ঘটনাটি ঘটেছিল বলে ধারণা করা হয়। একই সময় অল্পের জন্য ৫০০ জন যাত্রী বহনকারী সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেসের সাথে তেলবাহী ট্রেনটি দুর্ঘটনা ঘটেনি।
২০১৫
০৫/০২/২০১৫: জয়দেবপুর জংশনে তুরাগ কমিউটার প্রবেশের সাথে সাথে ট্রেনটির দুটি কোচে কিছু দুর্বৃত্তরা আগুন দেয়। এ সময় ট্রেন থেকে পালানোর সময় এক দুর্বৃত্তকে যাত্রীরা আটক করে। এই ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
১২/০২/২০১৫: চট্টগ্রামগামী মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেনের সাথে সকাল ১১টায় চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানার এ. কে. খান রেল ক্রসিং-এ একটি বাসের সংঘর্ষ হয়। এতে ২ জন নিহত ও ২৫ জন আহত হন।
১৯/০২/২০১৫: কিছু হরতাল সমর্থকেরা মেঘনা এক্সপ্রেসের কোচ নং. ২০২৪ এ পেট্রোল ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এতে করে কোচের আসন নং. ৪৮, ৪৯, ৫০ এবং ৫১ এর কিছু অংশ পুড়ে যায়।
২০১৬
০১/০৩/২০১৬: তুরাগ কমিউটার সোয়া ৭টার দিকে জয়দেবপুর জংশনে এসে ৩ নং লাইনে দাঁড়ায়। এ সময় ঢাকাগামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস দুই নম্বর লাইনে ছাড়ার অপেক্ষায় ছিল। এ সময় তুরাগ কমিউটারের লোকোমোটিভ পরিবর্তন করার জন্য ঘুরে দুই নম্বর লাইনে গিয়ে দ্রুতযান এক্সপ্রেসের পেছনে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ট্রেনের পেছনের কোচের দুইটি চাকা লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত পাঁচ যাত্রী আহত হন। আর তুরাগের লোকোর রেলিংয়ে থাকা এক শিশু নিহত হয়।
১৭/০৮/২০১৬: চট্টগ্রামগামী সাগরিকা এক্সপ্রেসের সাথে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের সীমানা প্রাচীরের সাথে সংঘর্ষ হয়। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
১৪/০৯/২০১৬: একটি মালবাহী ট্রেন চট্টগ্রাম জেলার ফৌজদারহাট এলাকায় লাইনচ্যুত হয়। এতে লোকোমাস্টার ও সহকারী লোকোমাস্টার আহত হন।
০৭/১০/২০১৬: হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া রেলওয়ে স্টেশনের নিকট পারাবত এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হয়। এতে ট্রেনটির ২৯৩৩ নং. লোকোমোটিভ ও দুটি কোচে আগুন ধরে যায়। এতে লোকোমোটিভের ড্রাইভার ক্যাব এবং বৈদ্যুতিক বাক্স ধ্বংস হয়ে যায়।
২০১৮
০৯/০৩/২০১৮: চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছার ৫ মিনিট পূর্বে চাঁদপুরগামী মেঘনা এক্সপ্রেসের পাওয়ার কার নং. ৮৩৫৮ এ ওভারহিটিং এর ফলে আগুন ধরে যায়। পরিস্থিতি খারাপ হবার পূর্বেই রেলওয়ে স্টাফগন আগুন নিভাতে সক্ষম হন। প্রায় ৩০ জন যাত্রী আগুনে আতংকিত হয়ে দ্রুত ট্রেন থেকে নামার সময় আহত হন।
১৫/০৩/২০১৮: বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে ঢাকা জেলার বনানী রেলওয়ে স্টেশনের কাছে মহাখালী আমতলী এলাকায় চট্টগ্রামগামী সুবর্ণ এক্সপ্রেসের গ ও ঘ কোচের সংযোগস্থলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তবে আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। পরে রেলওয়ের কর্মী, যাত্রী ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিভিয়ে ফেলেন। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি।
২৮/১১/২০১৮: চাঁদপুরগামী মেঘনা এক্সপ্রেস ফেনী জেলার শর্শদী রেল গেটে একটি লোকাল বাসের সাথে সংঘর্ষ হয়। এতে ৫ জন নিহত ও ১৫ জন আহত হন।
২০১৯
২৮/০৫/২০১৯: চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় চাঁদপুরগামী মেঘনা এক্সপ্রেসের নিচে কাটা পড়ে এক ব্যক্তি নিহত হন।
১৫/০৬/২০১৯: চট্টগ্রামগামী মেঘনা এক্সপ্রেস প্রায় দেড় ঘণ্টা দেরীতে নাঙ্গলকোট রেলওয়ে স্টেশনে আসায় বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা স্টেশনের দরজা-জানালা ভেঙ্গে দেয়।
২৫/০৮/২০১৯: ফেনী জেলার গোডাউন কোয়ার্টার এলাকা সংলগ্ন রেল ক্রসিং এ মেঘনা এক্সপ্রেসে কাটা পড়ে এক কিশোর নিহত হন।
০৩/১০/২০১৯: বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রংপুর জেলার কাউনিয়া জংশনে উত্তরবঙ্গ মেইল লোকোমোটিভ পরিবর্তনের সময় কোচে গিয়ে সজোরে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই ১ জন নিহত হয় ও অন্তত ৪০ জন আহত হন।
১২/১১/২০১৯: দেখুন মন্দবাগ ট্রেন সংঘর্ষ।
২০২০
০৭/০১/২০২০: চট্টগ্রামগামী সুবর্ণ এক্সপ্রেসে সন্ধ্যা ৬টার দিকে কুমিল্লা জেলার গোমতি সেতু এলাকায় পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় ৪ জন যাত্রী আহত হয়েছেন।
০১/০৩/২০২০: লাকসাম জংশন রেলওয়ে স্টেশন অতিক্রমকালে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের ৬৫০৮ নং তাপানুকুল চেয়ার কোচের বগিতে চাকা ও স্প্রিং-এর মধ্যে সংঘর্ষের ফলে এক্সেল গরম হয়ে গেলে কোচটিতে আগুন লাগে। ফলে ট্রেনটিকে দ্রুত থামাতে হয়। তবে এই ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
২৪/০৯/২০২০: নারায়ণগঞ্জগামী নারায়ণগঞ্জ লোকাল ট্রেনটি নারায়ণগঞ্জের দুই নং গেট অতিক্রম করার পর এর চারটি কোচ লাইনচ্যুত হয়। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
২৬/০৯/২০২০: ঢাকাগামী ২১৫ নং নারায়ণগঞ্জ লোকাল ট্রেনটি নারায়ণগঞ্জ–চাষাঢ়ার মধ্যে লাইনচ্যুত হয়। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
০২/১০/২০২০: টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী উপজেলার হাতিয়া নামক এলাকায় কাভার্ডভ্যান ও পিকআপ সংঘর্ষ হয়। এতে কাভার্ডভ্যানটি ছিটকে চলন্ত সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসের পাওয়ার কারের সাথে সংঘর্ষ হয়। এরপর সেটি দ্বিতীয়বার ছিটকে ট্রেনের তেলের টেঙ্কির সাথে সংঘর্ষ হলে তেলের টেঙ্কি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তেল বের হতে থাকে। এই দুর্ঘটনায় কাভার্ডভ্যানের চালক নিহত হয় এবং অন্তত চারজন আহত হয়।
১৬/১০/২০২০: যশোর জেলার অভয়নগর এলাকায় একটি অবৈধ লেভেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের সঙ্গে প্রাইভেট কারের ধাক্কায় ৫ জনের মৃত্যু হয়।
০৭/১১/২০২০: ভোর চারটার দিকে গাজীপুর জেলার বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি রেলওয়ে স্টেশনের নিকটবর্তী সোনাখালী এলাকার একটি রেল ক্রসিং-এ একটি যাত্রীবাহী বাসের সাথে ৭৬৬ ডাউন নীলসাগর এক্সপ্রেসের সংঘর্ষ হয়। এতে বাসের একজন যাত্রীসহ ২ জন মারা যান। আহত তিনজনকে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর আরও একজন মারা যান।
২১/১১/২০২০: সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে যশোর জেলার মুড়লি রেলক্রসিংয়ে রাজশাহী থেকে আসা খুলনাগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেসের সাথে যশোরের নওয়াপাড়া থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জগামী কয়লাবোঝাই একটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। এতে ট্রাকের চালক নিহত এবং হেলপার আহত হন।
০৬/১২/২০২০: সকাল ১১টা বা ১২টার দিকে হবিগঞ্জ জেলার শাহজীবাজার রেলওয়ে স্টেশনের নিকট চট্টগ্রাম থেকে সিলেটগামী একটি তেলবাহী ট্রেনের পাঁচটি ওয়াগন লাইনচ্যুত হয়ে ট্রেনটি ট্র্যাকের পাশে পড়ে যায় এবং তাতে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
১৯/১২/২০২০: সকাল প্রায় ৭টার দিকে জয়পুরহাট জেলার জয়পুরহাট সদর উপজেলার পুরানাপৈল রেল ক্রসিং-এ একটি যাত্রীবাহী বাসের সাথে রাজশাহীগামী উত্তরা এক্সপ্রেসের সংঘর্ষ হয়। এই দুর্ঘটনায় অন্তত ১২ জন নিহত ও ৩ বা ৮জন আহত হন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:দেশ অনুযায়ী রেল পরিবহন দুর্ঘটনা ও ঘটনার তালিকা | বাংলাদেশে রেল দুর্ঘটনার তালিকা |
মগদরাজ একটি বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৬-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | মগদরাজ |
জম্বুকাঁধ পশ্চিম-মধ্য নেপালের ভেরী অঞ্চলের দৈলেখ জেলার একটি গ্রাম উন্নয়ন সমিতি। ১৯৯১ সালে নেপালের জনশুমারি অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল ৪৬০১ জন এবং খানার সংখ্যা ছিল ৮৬৬ টি।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:নেপালের দৈলেখ জেলার জনপদসমূহ
বিষয়শ্রেণী:নেপালের দৈলেখ জেলার ভৌগোলিক অসম্পূর্ণ
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে | জম্বুকাঁধ |
মহাকবি কালিদাস নীরেন লাহিড়ি পরিচালিত একটি বলিউড চলচ্চিত্র । এটি ১৯৪২ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | মহাকবি কালিদাস |
টিনোরফিন হল একটি কৃত্রিম আফিম জাতীয় পেপটাইড যা এনকেফেলাইনেজ বর্গ এর এনজাইমগুলোর ক্ষমতাশালী এবং প্রতিযোগিতামূলক নিষেধাত্মক যা এন্ডোজেন এনকেফালিন পেপটাইডদের-কে ভাঙ্গে । এটি বিশেষত ডিপপটাইডিল অ্যামিনোপপটিডেস-৩ (ডিপিপি ৩) কে খুব উচ্চ কার্যকারিতা সহ নিষ্ক্রিয় করে তোলে, তবে নিরপেক্ষ এন্ডোপেপটাইডস(এনইপি), অ্যামিনোপেপটাইডেস এন (এপিএন), এবং অ্যাঞ্জিওটেনসিন-রূপান্তরকারী এনজাইম-ও(এসিই) কিছুটা কমিয়ে দেয়। এটিতে অ্যামিনো অ্যাসিডের সিক্যুয়েন্স ভাল -ভাল-টাইর-প্রো-ট্রিপ সহ একটি পেন্টাপেপটিড কাঠামো রয়েছে।
টিনোর্ফিন স্পিনোরফিনের চেয়ে বৃহত্তর শক্তির এনকেফালিনেজ প্রতিরোধক বিকাশের প্রচেষ্টায় আবিষ্কার করা হয়েছিল।
আরো দেখুন
এনকেফালিনেজ প্রতিরোধক
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অ্যামাইন | টিনোরফিন |
জিনা শিখো হল বলিউডের একটি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৬-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | জিনা শিখো |
ইশারা (অর্থ "অঙ্গভঙ্গি") জে কে নন্দার একটি ১৯৪৩ সালের ভারতীয় বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৩ সালের দশম সর্বোচ্চ আয় করা ভারতীয় চলচ্চিত্র ছিল।
অভিনয়ে
পৃথ্বীরাজ কাপুর ও সুরাইয়া
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | ইশারা (১৯৪৩-এর চলচ্চিত্র) |
ফেঞ্চুগঞ্জ রেলওয়ে সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের একটি রেলওয়ে সেতু যা সিলেট জেলার ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় কুশিয়ারা নদীর উপর অবস্থিত।
সেতুটি আখাউড়া-কুলাউড়া-ছাতক রেলপথের অংশ। এটি ব্রিটিশ সরকারের আমলে নির্মিত হয়। ২০১৯ সালের জুলাইয়ের হিসাব অনুযায়ী এই সেতুর উপর আন্তঃনগর ও লোকাল মিলিয়ে ১৬টি ট্রেন চলাচল করে।
অবকাঠামো
সেতুটি ৭৫ মিটার দীর্ঘ। নদীর উপর সেতুটিতে পাঁচটি বড় পিলার রয়েছে। সেতুর মধ্যভাগে সেফটি পিঞ্জিরা রয়েছে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের রেলওয়ে সেতু
বিষয়শ্রেণী:সিলেট জেলার রেল পরিবহন | ফেঞ্চুগঞ্জ রেলওয়ে সেতু |
জগত মোহিনী বলিউডের একটি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪০ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | জগত মোহিনী |
হাম ভি ইনসান হে (বাংলা: আমরা মানুষও ) ১৯৪৮ সালে ফানি মজুমদার পরিচালিত বলিউড চলচ্চিত্র এবং দেব আনন্দ, রামালা দেবী এবং আমির বানু অভিনীত। এটি বক্স অফিসে সাফল্য অর্জন করেছিল।
অভিনয়ে
দেব আনন্দ
রামালা দেবী
আমির বানু
নিহারিকা
জার্মান
জি দাস
পল
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৮-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় নাট্য চলচ্চিত্র | হাম ভি ইনসান হে (১৯৪৮-এর চলচ্চিত্র) |
গৌরী একটি ১৯৪৩ সালের ভারতীয় বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৩ সালের সপ্তম সর্বোচ্চ আয় করা ভারতীয় চলচ্চিত্র ছিল। ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মনিকা দেশাই, পৃথ্বীরাজ কাপুর ও রাজ কাপুর।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | গৌরী (১৯৪৩-এর চলচ্চিত্র) |
মুনমো তাশি ক্ষিদ্রন হলো ডেকেন রডার পরিচালিত ২০১৬ সালের ভুটানের রহস্য চলচ্চিত্র। এটি ৬৭ তম বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব এর প্যানোরমা বিভাগে প্রদর্শিত হয়েছিল।
অভিনয়ে
কিনলে চরিত্রে জামায়াং জামতশো ওয়াংচুক
চোডেন চরিত্রে সোনাম তাশি চোডেন
চিফ ওয়াংদি চরিত্রে কুন্গা টি দোরজি
নোরবু চরিত্রে চেঞ্চো দোরজি
জাম্পা চরিত্রে দেকি ইয়াংচ্যাং
পটভূমি
কিনলে স্থানীয় ন্যানারির গর্ভপাত এবং নিখোঁজ হওয়ার ঘটনার তদন্ত করতে একটি ছোট্ট গ্রামে পৌঁছে। তাঁর প্রথম সন্দেহভাজন লোকটি চোডেন নামক এক মহিলা এবং কথাটি শোনার পরে জাম্পা নামে এক যুবতী চোডেনকে সতর্ক করতে ছুটে যায়। স্থানীয়রা কিনলেকে বলে যে চোডেন একটি প্রেতাত্মা এবং সে গ্রামের জন্য দুর্ভাগ্য নিয়ে আসে তবে সে নিখোঁজ হয়ে যায়। পুলিশ প্রধান কিনলিকে গোপনে যেতে, তার অনুসন্ধান করতে এবং তথ্য পাওয়ার চেষ্টা করার নির্দেশ দেন। পরের দিন জাম্পা কিনলেকে অবাক করে দিয়ে যে বাসে চোডেন ভ্রমণ করবে তা বলে দেয়।
কিনলে সাধারন পোশাক পরে এবং চোডেনের মতো একই বাসে উঠে । বিশ্রামের পর সে তাঁর কাছে এসে দেখে যে কিনলেও একা চড়েছেন। সে তাকে তাঁর স্বামী হওয়ার ভান করে পায়ে হেঁটে তাঁর গন্তব্যে নিয়ে যেতে বলেন, কারণ তার পেছনেও লোক রয়েছে। দুজনে জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে দিন কাটায়। চোডেন কিনলের প্রশ্নগুলিকে কল্পনাপ্রসূত দৃষ্টান্তগুলি বলে প্রতিফলিত করে: এমন একজন নান যিনি পাথর নিক্ষেপ করলেও ধ্যান করা বন্ধ করেন না; এমন এক মঠাধ্যক্ষ যারা তার নানকে শূকরে রূপান্তরিত করে আক্রমণ থেকে বাঁচায়; এমন এক মঠাধ্যক্ষ যিনি তার মৃত্যুর পরে ধ্যান অব্যাহত রেখেছিলেন এবং একটি রংধনুতে রূপান্তরিত করেছিলেন।
দুজন কিনলের বাড়িতেই থেকে যায় এবং সে যে পুলিশ অফিসার সেই সমস্ত প্রমাণ গোপন রাখতে হয়। তারা যখন সংযোগ তৈরি করতে শুরু করছে, চোডেন কোনও কিছু বলা ছাড়াই চলে যায়। কিনলে্র প্রধান তাকে তার প্রতি রোমান্টিক অনুভূতি বিকাশের জন্য অভিযুক্ত করে এবং তদন্ত বন্ধ করার নির্দেশ দেন। কিনলে এই আদেশটি উপেক্ষা করে। সে আবিষ্কার করেছেন যে নিখোঁজ অ্যাবস-এর ন্যানারি একটি মূল্যবান খনিজএর উপর অবস্থিত এবং নরবুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে, এই ভূ-তাত্ত্বিক যিনি আবিষ্কারটি করেছিলেন, তবে তাঁর কাছে শক্ত প্রমাণ রয়েছে। কিনলে রাস্তায় চোডেনকে দেখতে পায় এবং আবিষ্কার করে যে যে লুকিয়ে থাকা অভ্যাসটি এখনও বেঁচে আছে। তিনি ভূতত্ত্ববিদের চিকিৎক ডাক্তারকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছিলেন, তবে হাসপাতালের রেকর্ডগুলি নষ্ট হয়ে গেছে। অপরাধের দৃশ্যে শোনা এমন একই সেল রিংটোন সহ একজন ডাক্তার শুনলে তিনি শেষ পর্যন্ত এই সংযোগটি তৈরি করেন।
চোডেন চিকিৎসকের সাথে দেখা করার জন্য একটি সময় নির্ধারণ করে এবং কিনলে প্রধানকে সতর্ক করে দেয় যাতে তাদের গ্রেপ্তারের জন্য তিনি উপস্থিত থাতে পারেন। কিনলে বুঝতে পারে যে প্রধান ডাক্তারের সাথে ভূমির দলিল পাওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র করছেন। তিনি চোডেনকে উদ্ধার করতে পৌছান, কিন্তু তারা দুজনেই অচেতন অবস্থায় ছিটকে পড়ে যায়। চোডেন প্রকাশ করে যে ভূমির দলিল প্রত্যেকে খুঁজছিল তা কিনলির কাপড়ের সেলাইতে পুরো সময় সেলাই করা ছিল। চোডেন আবার অদৃশ্য হয়ে যায় এবং কিনলে গ্রামে ফিরে আসে। সে জানতে পারে যে মঠাধ্যক্ষ সবেমাত্র মারা গিয়েছিলেন। তিনি যখন দেহটি দেখতে যান, নানরা তাকে বলেছিলেন যে তিনি আসলে দু'বছর আগে মারা গিয়েছিলেন, তবে তাদের এটি গোপন রাখতে বলেছিলেন এবং তার শরীরটি একটি রংধনুতে পরিণত হয়েছিল।
নির্মাণ
রডার বলেছিলেন যে তাঁর মা তাকে ছোটবেলায় যে ডাকিনী গল্প বলেছিলেন, সে থেকে তিনি অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন এবং যখন তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে এই ধরনের গল্প ইতিহাস থেকে হারিয়ে যেতে শুরু করেছে তখন তিনি ছবিটি তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
অভ্যর্থনা
ছবিটি ২০১৭ ফ্রিবার্গ আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবএ প্রদর্শিত হয়েছিল, যেখানে এটি একটি বিশেষ জুরি পুরস্কার, কমুন্ডো যুব জুরি পুরস্কার এবং আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র ফেডারেশন ক্লাবগুলির দ্বারা একটি বিশেষ উল্লেখ জিতেছে। হলিউডের রিপোর্টার ক্লারেন্স সোই ছবিটিকে "সুন্দর এবং উদ্ভাবনী" বলে অভিহিত করেছেন এবং আরও বলেছেন, "যৌনতা ও হত্যার সাথে দীর্ঘদিন ধরে জড়িত একটি চলচ্চিত্র, নোয়ার একটি আশ্চর্যরূপে আধ্যাত্মিক এবং মেয়েলি পুনর্নির্মাণ পেয়েছে"।. সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের জেমস মার্শ চলচ্চিত্রটিকেে "সাম্প্রতিক সময়ে সর্বাধিক মূল অপরাধ থ্রিলার" হিসাবে বর্ণনা করেছেন। সমালোচক প্রতাপ নায়ার সিনেমাটিকে "একটি মিশ্র কাজ, ভুটানীয় রহস্যবাদের সাথে নিও-নয়ারের মিশ্রণকারী উপাদান হিসাবে বর্ণনা করেছেন।"
তথ্যসূত্র | মুনমো তাশি ক্ষিদ্রন |
পুনর্নির্দেশ তীর্থংকর | তীর্থঙ্কর |
বাংলাদেশের শ্রমশক্তি সম্পর্কিত জরিপ (২০০২-০৩ এবং ২০০৫-০৬) অনুসারে বেকার হচ্ছে সেই ব্যক্তি যার বয়স ১৫ বছর বা তার চেয়ে বেশি এবং যে সক্রিয়ভাবে কাজের সন্ধান করা বা কাজের জন্য তৈরি থাকা সত্ত্বেও কোন কাজ করছে না। বাংলাদেশে বেকারত্বের এই সংজ্ঞা অনুসারে বাংলাদেশের শ্রমশক্তি ও জরিপে দেখা যাচ্ছে ২০০২-০৩ এবং ২০০৫-০৬ সালে দেশের মোট বেসামরিক শ্রমশক্তি ছিলো যথাক্রমে ৫ কোটি ৬৩ লাখ ও ৪ কোটি ৯৫ লাখ। এর মধ্যে যথাক্রমে ৩ কোটি ৬০ লাখ ও ৩ কোটি ৭৪ লাখ ছিল পুরুষ এবং ১ কোটি ৩ লাখ ও ১ কোটি ২১ মিলিয়ন ছিল নারী। কিন্তু পরবর্তীতে কর্মজীবী শক্তি বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে ৪ কোটি ৪৩ লক্ষ ও ৫ কোটি ৭৪ লক্ষ যার মধ্যে যথাক্রমে ৩ কোটি ৪৫ লক্ষ ও ৩ কোটি ৬১ লক্ষ ছিল পুরুষ এবং যথাক্রমে ৯৮ লক্ষ ও ১ কোটি ১৩ লক্ষ ছিল নারী। ফলে বেকার জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে ২০ লক্ষ ও ২১ লক্ষ যার মধ্যে যথাক্রমে ১৫ লক্ষ ও ১২ লক্ষ ছিল পুরুষ এবং ৫ লক্ষ ও ৯ লক্ষ ছিল নারী। দেশে কর্মজীবী শক্তির চেয়ে শ্রমশক্তির বেশি বৃদ্ধির কারণে বেকার সংখ্যার পরিমাণ বেড়েই চলেছে।
বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষিতদের প্রায় অর্ধেকই বেকার
কাজের বাজারের চাহিদার সঙ্গে শিক্ষাব্যবস্থা সংগতিপূর্ণ না হওয়ায় দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। প্রতিবছরই উচ্চশিক্ষা নিয়ে শ্রমবাজারে আসা শিক্ষার্থীদের প্রায় অর্ধেক বেকার থাকছেন অথবা যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পাচ্ছেন না।
বিশ্বখ্যাত ব্রিটিশ সাময়িকী ইকোনমিস্ট-এর ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) এক বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বাংলাদেশের ৪৭% স্নাতকই বেকার। দক্ষিণ এশিয়ায় এর চেয়ে বেশি উচ্চশিক্ষিত বেকার আছেন কেবল আফগানিস্তানে, ৬৫%। এর বাইরে ভারতে এর হার ৩৩%, নেপালে ২০%-র বেশি, পাকিস্তানে ২৮% এবং শ্রীলঙ্কায় ৭.৮%।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ ২০১০ অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে শ্রমশক্তির পরিমাণ পাঁচ কোটি ৬৭ লাখ। এর মধ্যে পাঁচ কোটি ৪১ লাখ মানুষের কাজ আছে। এর অর্থ মাত্র ২৬ লাখ মানুষ বেকার। তবে জরিপেই বলা আছে, পরিবারের মধ্যে কাজ করে কিন্তু কোনো মজুরি পান না, এমন মানুষের সংখ্যা এক কোটি ১১ লাখ। এ ছাড়া আছে আরও এক কোটি ছয় লাখ দিনমজুর, যাঁদের কাজের কোনো নিশ্চয়তা নেই।
বিশ্বব্যাংক মনে করে, সরকার কম দেখালেও প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশে বেকারত্বের হার ১৪.২%। এর ওপর এখন প্রতিবছর নতুন করে ১৩ লাখ মানুষ শ্রমবাজারে যোগ হচ্ছেন। সুতরাং নতুন কর্মসংস্থান তৈরির চাপ রয়েছে অর্থনীতির ওপর। সংস্থাটির মতে, বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের হার ২ শতাংশ বাড়ানো গেলে প্রবৃদ্ধির হার ৮%-এ উন্নীত হবে। আর তাহলেই ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশ হওয়া সম্ভব।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) তথ্যমতে, বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা প্রায় তিন কোটি। বেকারত্বের এই ধারা অব্যাহত থাকলে ২০১৫ সালে মোট বেকারের সংখ্যা ছয় কোটিতে দাঁড়াবে। সংস্থাটির মতে, বেকারত্ব বাড়ছে এমন ২০টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের স্থান ১২তম।
তথ্যসূত্র | বাংলাদেশে বেকারত্ব |
কনিঙ্কলিয়েকে বেরস্খট ভোয়েতবালক্লাব এন্টওয়ার্প (, ; এছাড়াও কে বেওস্খট ভিএ অথবা বেরস্খট ফুটবল ক্লাব এন্টওয়ার্প অথবা শুধুমাত্র বেরস্খট নামে পরিচিত) হচ্ছে এন্টওয়ার্প ভিত্তিক একটি বেলজীয় পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এই ক্লাবটি বর্তমানে বেলজিয়ামের শীর্ষ স্তরের ফুটবল লীগ বেলজীয় প্রথম বিভাগ এ-এ খেলে। এই ক্লাবটি ১৮৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বেরস্খট তাদের সকল হোম ম্যাচ এন্টওয়ার্পের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে খেলে থাকে; যার ধারণক্ষমতা হচ্ছে ১২,৭৭১। বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন এরনান লোসাদা এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন ফ্রঁসোয়া ভ্রাকেন। বেলজীয় গোলরক্ষক মাইক ভানহামেল এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:বেরস্খট ফুটবল ক্লাব এন্টওয়ার্প
বিষয়শ্রেণী:বেলজিয়ামের ফুটবল ক্লাব
বিষয়শ্রেণী:বেলজীয় প্রথম বিভাগ এ-এর ক্লাব
বিষয়শ্রেণী:১৮৯৯-এ বেলজিয়ামে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৮৯৯-এ প্রতিষ্ঠিত ফুটবল ক্লাব | বেরস্খট ফুটবল ক্লাব এন্টওয়ার্প |
দুখ সুখ হল বলিউডের একটি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪২ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | দুখ সুখ |
ধড়কান হল বলিউডের একটি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৬-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় নাট্য চলচ্চিত্র | ধড়কান (১৯৪৬-এর চলচ্চিত্র) |
দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞাপন শিল্প ক্রমবর্ধমান বহু বিলিয়ন ডলারের শিল্প যার লক্ষ্য গ্রাহক ব্যয় বৃদ্ধি করা। বেশিরভাগ সংস্থার বিজ্ঞাপনের পদ্ধতিটি মূলত ব্যয় করা পরিমাণের উপর ভিত্তি করে ব্যবহৃত হয় টেলিভিশন, তার পরে সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপনগুলি । প্রজন্ম ধরে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের দ্রুত বর্ধনশীল সংখ্যার সাথে, সংস্থাগুলিও ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনগুলির জন্য আরও শাখা তৈরি করছে এবং ব্যয় করছে। প্রকৃতপক্ষে, ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের আয় কোরিয়ান বিজ্ঞাপন শিল্প থেকে মোট আয়ের ১২.২% আয় করেছে, যা ২০০১ থেকে ৬ গুণ বেশি।
সাদৃশ্য এবং বৈসাদৃশ্য
কোরিয়ান বিজ্ঞাপনে কিছুটা পশ্চিমা প্রভাব ইংরেজি ভাষার ব্যবহারের মাধ্যমে পাওয়া যায়, তা সে ইংরেজি লেখা হোক বা কথিত হোক না কেন, আমেরিকান সেলিব্রিটি দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা পণ্য। এর অন্যতম প্রধান উদাহরণ একটি বাণিজ্যিক জেসিকা আলবা এসএ নক্সের পণ্যটির জন্য লি হায়োরির সাথে করেছিলেন । কোরিয়ান বিজ্ঞাপনের মধ্যে কিছু পশ্চিমা সংহত হওয়া সত্ত্বেও, কোরিয়ান বিজ্ঞাপনগুলি পশ্চিমা সংস্কৃতিগুলির থেকে আলাদা । এশীয় কয়েকটি দেশের মতোই কোরিয়া একটি সমষ্টিবাদী সমাজ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো পশ্চিমা দেশগুলি একটি স্বতন্ত্রবাদী সমাজ। এই বৈষম্যটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলিতে প্রতিযোগিতামূলক তুলনামূলক বিজ্ঞাপনের ব্যবহারকে আরও প্রচলিত করে তোলে যখন কোরিয়া এই জাতীয় পদ্ধতিতে সক্রিয়ভাবে নিয়োজিত হয় না। তুলনামূলক বিজ্ঞাপন ২০০১ সাল পর্যন্ত কোরিয়ায় অবৈধ। কোরিয়ানরা তাদের ব্যবসায়কে অহঙ্কারী ও পুশী প্রচার করার এই ধরনের পদ্ধতি দেখে এবং আরও অপ্রত্যক্ষ বার্তাগুলির সাথে লেগে থাকে যেখানে বিজ্ঞাপনটির অর্থ অনুমান করা উচিত। এটি লক্ষণীয় গুরুত্বপূর্ণ যে পুরো সময়ের মধ্যে, সংস্কৃতিগত মূল্যবোধের পরিবর্তনের কারণে বিজ্ঞাপনগুলির কোরিয়িস্ট থেকে কোরিয়ান বিজ্ঞাপনগুলির মধ্যে আরও স্বতন্ত্রবাদী পদ্ধতির পরিবর্তিত হয়।
প্রবণতা
৭০ এবং ৮০ এর দশকের বিজ্ঞাপনগুলি সাম্প্রতিক বিজ্ঞাপনগুলির চেয়ে বেশি সরাসরি ৭০ এবং ৮০ এর দশকে বিজ্ঞাপনগুলিতে, পণ্যের নাম বিজ্ঞাপনে ছিল এবং এর ছবিগুলি বিজ্ঞাপনটির উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বড় অংশ গ্রহণ করেছিল। শব্দগুলি সম্পূর্ণ বাক্য গঠন করেছিল এবং এটি স্পষ্টভাবে সরাসরি ছিল। ওভারটাইম, বাক্যগুলি পরিষ্কার এবং সরাসরি হয়ে যায়নি এবং এর পরিবর্তে উপবৃত্তির ব্যবহার আরও প্রচলিত হয়ে ওঠে। আরও সাম্প্রতিক বিজ্ঞাপনগুলিতে নাম এবং পণ্যগুলি বিজ্ঞাপনগুলির উল্লেখযোগ্য অংশ গ্রহণ করে না। পরিবর্তে, এমন লোগো, জিংলস এবং ইঙ্গিত রয়েছে যা পণ্যটির প্রতিনিধিত্ব করে। পণ্য কেনার জন্য লোককে আকৃষ্ট করার জন্য, বিজ্ঞাপনগুলি প্রশ্ন ও পরামর্শ দেয় এবং মডেলগুলি ভোক্তাকে তাদের পণ্যকে কীভাবে প্রভাবিত করে এবং ক্রেতাদের এটি চেষ্টা করার পরামর্শ দেয়। বিজ্ঞাপনগুলি পরামর্শ দিয়ে এবং প্রতিদিনের গ্রাহক সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে মডেল এবং ক্রেতাদের মধ্যে সাদৃশ্য বা সম্পর্ক তৈরি করে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
লিঙ্গ ভূমিকাতে পরিবর্তন
কোরিয়ান মহিলারা নিও-কনফুসিয়ানিজম থেকে আদর্শের অধীনে পরিবেশন করেছেন। কোরিয়ায় মহিলাদের জন্য পণ্যগুলির টেলিভিশন বিজ্ঞাপনগুলিতে মহিলা ফিগারকে নির্ভরশীল এবং বশ্যতাজনক হিসাবে চিত্রিত করা হয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে, সংস্থাগুলি এখন তরুণ প্রজন্মের দিকে তাকাতে তাদের ম্যাগাজিনগুলিতে বিজ্ঞাপনগুলির জন্য সাদা মডেলগুলি ব্যবহার করছে। বিজ্ঞাপনগুলি এমন মহিলাদেরকে চিত্রিত করছে যা প্রবীণ কোরিয়ান সমাজে তাদের প্রচলিত মূল্যবোধ থেকে আরও বেশি স্বাধীনতা পেয়েছে। বিজ্ঞাপনে পরিবর্তনের প্রতিফলন এশীয় মহিলাদের স্টেরিওটাইপকে নতুন করে রূপ দিতে এবং পশ্চিমা সংস্কৃতির দিকে আরও ঝুঁকতে ঝোঁক । প্রকৃতপক্ষে, কোরিয়ান সমাজ তাদের শক্তিশালী রক্ষণশীল এবং সমষ্টিবাদী প্রকৃতি থেকে স্বাচ্ছন্দ্য, স্বাধীন এবং স্বতন্ত্রবাদী হয়ে উঠেছে।
বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ কোরিয়া | দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞাপন শিল্প |
চৌরঙ্গী হল বলিউডের একটি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪২ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র | চৌরঙ্গি (১৯৪২-এর চলচ্চিত্র) |
থাম্ব|295x295px| কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার দ্য ব্যারিয়ার প্রান্ত।
আগ্নেয়গিরির বাঁধ হ'ল এক প্রকার প্রাকৃতিক বাঁধ যা প্রত্যক্ষ বা অপ্রত্যক্ষভাবে আগ্নেয়গিরির দ্বারা উৎপাদিত হয়, যা মানবসৃষ্ট বাঁধের মতো বিদ্যমান স্রোতে পৃষ্ঠের জলের প্রবাহকে অস্থায়ীভাবে বাধা দেয়। দুটি প্রধান ধরনের আগ্নেয়গিরির বাঁধ রয়েছে, সেগুলি গলিত লাভা প্রবাহ দ্বারা নির্মিত এবং সেগুলি পাইক্রোক্লাস্টিক উপাদান এবং ধ্বংসাবশেষের প্রাথমিক বা গৌণ জমা দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল। এই শ্রেণিবিন্যাসটি সাধারণত অন্যান্য, প্রায়শই বৃহত্তর এবং দীর্ঘকালীন বাঁধের ধরনের ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যগুলি বাদ দেয়, পৃথকভাবে ক্র্যাটার হ্রদ বলা হয়, যদিও এই আগ্নেয়গিরি কেন্দ্রগুলি আগ্নেয়গিরির বাঁধগুলির জন্য উপাদানের উত্সের সাথে যুক্ত হতে পারে এবং এর সীমানার নীচের অংশটি সর্বনিম্ন অংশ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে যেমন একটি বাঁধ, বিশেষ করে যদি গর্তের মধ্যে লেকের স্তর তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে।
আগ্নেয় জলের বাঁধগুলি সাধারণত পূর্ব ও সক্রিয় আগ্নেয় প্রদেশের সাথে মিলিতভাবে বিশ্বব্যাপী ঘটে এবং এটি ভূতাত্ত্বিক রেকর্ডে, ঐতিহাসিক সময়ে অস্তিত্ব ছিল এবং বর্তমান সময়ে ঘটে বলে জানা যায়। তাদের অপসারণ বা ব্যর্থতা একইভাবে রেকর্ড করা হয়। দীর্ঘায়ু, এবং ব্যাপ্তি ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়, কয়েক দিন, সপ্তাহ বা বছর থেকে কয়েকশো হাজার বছর বা তারও বেশি সময়কাল এবং কয়েক মিটার থেকে কয়েক শতাধিক অবধি কয়েক হাজার হতে থাকে।
লাভা বাঁধ
আরো দেখুন
আগ্নেয় মালভূমি
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বাঁধ
বিষয়শ্রেণী:আগ্নেয় বাঁধ
বিষয়শ্রেণী:প্রাকৃতিক বিপদ | আগ্নেয়গিরির বাঁধ |
বিজয়নগর শব্দটি দিয়ে বোঝানো হতে পারে:
বাংলাদেশ
বিজয়নগর উপজেলা — ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একটি উপজেলা।
বিজয়নগর থানা — বাংলাদেশের একটি পুলিশ থানা।
ভারত
বিজয়নগর — ভারতের রাজস্থান রাজ্যের আজমির জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা।
বিজয়নগর (গঙ্গানগর) — ভারতের রাজস্থান রাজ্যের গঙ্গানগর জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা।
বিজয়নগর রাজ্য —ব্রিটিশ ভারতের একটি দেশীয় রাজ্য।
বিজয়নগর সাম্রাজ্য — দক্ষিণ ভারতের একটি মধ্যযুগীয় সাম্রাজ্য।
বিজয়নগরম জেলা — ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের একটি জেলা
বিজয়নগরম — অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের একটি শহর
বিজয়নগরম লোকসভা কেন্দ্র — অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের একটি লোকসভা
আরও দেখুন
বিজয়নগরম (দ্ব্যর্থতা নিরসন) | বিজয়নগর (দ্ব্যর্থতা নিরসন) |
চাঁদ চকোরী একটি ১৯৪৫ ভারতীয় বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৫ সালের ৬ষ্ঠ সর্বোচ্চ আয় করা ভারতীয় চলচ্চিত্র ছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৫-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় নাট্য চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র | চাঁদ চকোরী |
নাহিদ আফরিন হলেন একজন ভারতীয় প্লেব্যাক সংগীতশিল্পী, যিনি তার অভিষেক করেছিলেন মুুখ্য চরিত্রে সোনাক্সি সিনহা অভিনীত ২০১৬ সালের বলিউড ছবি আকিরা চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে । তিনি ইন্ডিয়ান আইডল জুনিয়র এর ২০১৫ সংস্করণে অংশগ্রহণকারী হিসাবে প্রথম স্বীকৃতি অর্জন করেছিলেন। ২০১৩ সালে রিয়্যালিটি শো লিটল চ্যাম্পস নর্থ-ইস্টেও তাকে দেখা গিয়েছিল যেখানে তিনি রানার আপ হয়েছেন।
জীবনের প্রথমার্ধ
নাহিদ আফরিনের জন্ম ফাতেমা আনসারী এবং আনোয়ার আনসারীর মধ্য দিয়ে , আসামের বিশ্বনাথ চড়ালীতে । তিনি জন্মগ্রহণ করেছেন ১৩ ই ডিসেম্বর ২০০১ সালে এবং তার একটি ছোট ভাই রয়েছে যার নাম ফয়েজ আনওয়ার। নাহিদ যখন মাত্র ৩ বছর বয়সে গান শুরু করেছিলেন। তিনি তার প্রথম গুরু "বিইভলি ভগবতী" এর কাছ থেকে সংগীত শিখেছিলেন। তিনি আসামের ভাটখণ্ডে কালা কেন্দ্র থেকে সংগীত অধ্যয়ন করেছিলেন। তিনি লিটল স্টার স্কুল, বিশ্বনাথ চড়ালি থেকে তাঁর দশম শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। নাহিদ একজন পরিমিত পটভূমি থেকে এসেছেন কারণ তার বাবা জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে ডিআরডিএতে কাজ করেন।
তার টেলিভিশন উপস্থিতির আগে নাহিদ রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে গান করেছিলেন। তিনি হিন্দি, অসমিয়া, পাশ্চাত্য, বাংলা এবং আরও অনেক স্থানীয় ভাষায় বিভিন্ন ভাষায় গান করতে পারেন।
সংগীত জীবন
আফরিন ইন্ডিয়ান আইডল জুনিয়র এর ২০১৫ সংস্করণে প্রথম রানার আপ হন। তিনি ২০১৬ সালের হিন্দি ছবি আকিরা চলচ্চিত্রে গায়ক হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন।
ইউনিসেফের যুব অ্যাডভোকেট
আফ্রিনকে ডিসেম্বর ২০১৮ সালে শিশু অধিকারের জন্য লড়াই করার জন্য ইউনিসেফ ইন্ডিয়া উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রথম 'যুব অ্যাডভোকেট' হিসাবে নিযুক্ত করেছে।
পুরস্কার
সনিট কুওরি (সোনিতের রাজকন্যা) উপাধিতে ভূষিত
"অ্যাচিভার অ্যাওয়ার্ড ২০১৫" - প্রতিদিন টাইমস
যুব আইকন (গান গাওয়া) হিসাবে " নিডস এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০১৫"
২০১৭ সালের প্রতিশ্রুতিশীল সেরা গায়ক হিসাবে "প্রেরণা পুরস্কার"
২০১৩ সালে "গণ অধিকারী প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পী পুরস্কার"
ধুনিয়া জোন - প্রাইড ইস্ট অ্যাওয়ার্ড ২০১৭ গানের জন্য "সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়ক" ২০১৭
"৭তম আসাম রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৮" - আকুলি বিকুলি গানের সেরা প্লেব্যাক গায়ক
"প্রাগ সিনেমা পুরস্কার ২০১৯" - সিলা গানটির জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক গায়ক
ডিসকোগ্রাফি
প্লেব্যাক গাওয়া
দেশপ্রেমিক গান
অ্যালবামের গান
সিঙ্গলস
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:২০০১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:অসমীয়া নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়ক
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়িকা
বিষয়শ্রেণী:ইন্ডিয়ান আইডলের প্রতিযোগী | নাহিদ আফরিন |
ভরথারি, এছাড়াও ভরথাহারি, অথবা ভরথিহারি হিসাবে পরিচিত, একটি ১৯৪৪ ভারতীয় বলিউড চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৪ সালের পঞ্চম সর্বোচ্চ আয় করা ভারতীয় চলচ্চিত্র ছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৪-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র | ভরথারি (চলচ্চিত্র) |
ভক্ত কবির হল বলিউডের একটি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪২ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় ঐতিহাসিক চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র | ভক্ত কবির |
আশীর্বাদ হল বলিউডের একটি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র | আশীর্বাদ |
উমরাও জান মোজাফফার আলী পরিচালিত ১৯৮১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয় হিন্দুস্তানি ভাষায় প্রেমমূলক সঙ্গীতধর্মী চলচ্চিত্র, ছবিটিতে রেখা নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। ১৯০৫ সালে প্রকাশিত উর্দু উপন্যাস উমরাও জান আদার কাহিনীর উপর ভিত্তি করে নির্মিত ছবিটিতে লখনউয়ের এক বারাঙ্গনা এবং তাঁর খ্যাতির উত্থানের গল্প বলা হয়েছে।
কাহিনী সংক্ষেপ
১৮৪০ সালে আমিরান নামের এক মেয়েকে ফয়জাবাদে তার পরিবার থেকে অপহরণ করা হয় এবং তাকে লখনউয়ের পতিতালয়ের ম্যাডাম খানুম জানের কাছে বিক্রি করা হয়, খানুম জান অল্পবয়সী বারাঙ্গনাদের শিক্ষা দিত। তার নতুন নাম দেওয়া হয় উমরাও জান, আমিরান ধনী পুরুষদের আকৃষ্ট ও আসক্ত করার জন্য প্রশিক্ষিত একজন মার্জিত মহিলায় পরিণত হয়।
উমরাও নবাব সুলতানের নজর কাড়ে এবং দুজনে প্রেমে পড়ে, তবে যখন নবাব জানায় যে তার পরিবারকে খুশি করার জন্য তাকে অবশ্যই বিয়ে করতে হবে তখন তাদের সম্পর্কের অবসান ঘটে । তারপর উমরাও দস্যু সর্দার ফয়েজ আলীর প্রতি মোহাবিষ্ট হয়, সে উমরাও এর পাণিপ্রার্থনা করে এবং তার হৃদয় জিতে নেয়। সে তার সাথে পালিয়ে যায় কিন্তু স্থানীয় পুলিশের কাছে আলী মারা যাওয়ার পর সে লখনউতে ফিরে আসতে বাধ্য হয়।
এর কিছুদিন পরে ব্রিটিশ সেনারা লখনউ আক্রমণ করে এবং সেখানকার লোকেরা পালাতে বাধ্য হয়। উমরাওদের শরণার্থী দল একটি ছোট্ট গ্রামে থামে, যাকে উমরাও ফয়জাবাদ বলে চিনতে পারে। তবে বাসিন্দারা তাকে চিনতে ব্যর্থ হয় এবং তাদের আনন্দের জন্য তাকে নাচতে বলে।
এরপর সে তার পরিবারের সাথে পুনরায় মিলিত হয়, তার তাকে মৃত বলে বিশ্বাস করেছিল। তার মা উমরাওকে ফিরে পেয়ে খুশি হয়ে গ্রহণ করে কিন্তু তার ভাই তা নিষেধ করে এবং উমরাওকে আর কখনও ফিরে না আসার আদেশ দেয়। সে লুটপাটকৃত ও পরিত্যক্ত পতিতালয়টি খুঁজে দেখতে লখনউতে ফিরে আসে।
অভিনয়ে
রেখা - আমিরান/উমরাও জান চরিত্রে
সীমা সাথিউ ও উম্মে ফারওয়া - তরুণী আমিরান চরিত্রে
ফারুক শেখ - নবাব সুলতান চরিত্রে
নাসিরুদ্দিন শাহ্ - গহর মির্জা চরিত্রে
রাজ বাব্বর - ফয়েজ আলী চরিত্রে
ইশতিয়াক খান - খান ঘিলজাই চরিত্রে
গজনান জাগিদার - মৌলভী সাহেব চরিত্রে
শওকত কাইফি - খানুম জান চরিত্রে
দীনা পাঠক - হুসেনী চরিত্রে
প্রেমা নারায়ণ - বিসমিল্লাহ জান চরিত্রে
ভারত ভূষণ ভাল্লা - খান সাহেব চরিত্রে
মুকরি - পারনান আজিজ চরিত্রে
সতীশ শাহ - দারোগা দিলাওয়ার চরিত্রে
পরিচালনায় নিযুক্ত কর্মীবৃন্দ
শিল্প নির্দেশনা: মোজাফফার আলী, বানসী চন্দ্রগুপ্ত, মনজুর
নৃত্য পরিচালনা: গোপী কৃষ্ণ - "দিল চিজ কেয়া হ্যায়" গানের জন্য ", কুমুদিনী লাখিয়া
পোশাক পরিকল্পনা: সুভাষিণী আলী
প্রতিক্রিয়া
রেখার অভিনয়ের জন্য প্রশংসিত হলেও বক্স অফিসে আয় ছিল গড় মানের। পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাসিরুদ্দিন শাহ্, ফারুক শেখ, রাজ বাব্বর এবং ভারত ভূষণ। সমালোচকরা সাবধানতার সাথে সম্পন্ন ঐতিহাসিক বিন্যাসের অনুকূল প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল।
সঙ্গীত রচনা করেছেন খৈয়াম এবং গানের কথা লিখেছেন শাহরিয়ার। চলচ্চিত্রটিতে আশা ভোঁসলের গাওয়া বেশ কয়েকটি গান চলচ্চিত্র সঙ্গীতের চিরায়ত হিসাবে বিবেচিত হয়: "দিল চিজ কেয়া হ্যায়", "জুস্তুজু জিস্কি থি", "ইন আনখন কি মাস্তি", এবং "ইয়ে কায়া জাগা হাই দোস্তন"।
সম্মাননা
গানসমূহ
পুনঃনির্মাণ
২০০৬ সালের ৩ নভেম্বর উমরাও জানের পুনঃনির্মাণ মুক্তি পায়। এটি পরিচালনা করেছেন জে.পি. দত্ত এবং এতে উমরাও জান চরিত্রে ঐশ্বরিয়া রায়, ফয়েজ আলীর চরিত্রে সুনীল শেঠি, গৌহর মির্জা চরিত্রে পুরু রাজ কুমার এবং নবাব সুলতান চরিত্রে অভিষেক বচ্চন অভিনয় করেছেন। শাবানা আজমি ম্যাডাম খানুম জাঁন চরিত্রে অভিনয় করেছেন (উল্লেখযোগ্য যে, আজমির নিজের মা শওকত কাইফি ছবিটির মূল সংস্করণে ম্যাডাম খানুম জাঁর চরিত্রে অভিনয় করেছেন)। সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন আনু মালিক এবং গানের কথা লিখেছেন জাভেদ আখতার।
জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে
ভান্য মিশ্র ২০১২ সালের মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগীতায় গানটির সাথে নেচেছিলেন।.
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৮১-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৮০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় মহাকাব্যিক চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্র | উমরাও জান (১৯৮১-এর চলচ্চিত্র) |
আজ কা হিন্দুস্তান ( ) জয়ন্ত দেশাই পরিচালিত ১৯৪০ সালের একটি বলিউড চলচ্চিত্র এবং রোজ, পৃথ্বীরাজ কাপুর, ইশ্বরলাল, সিতারা দেবী এবং কৌতুক অভিনেত্রী চার্লি অভিনীত। এটি প্রযোজনা করেছেন মুভিটোন । ছবিটি দুই ভাইয়ের গল্প - একজন জাতীয়তাবাদী (পৃথ্বীরাজ)।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র | আজ কা হিন্দুস্তান |
বিজয় একটি ভারতীয় চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪২ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র | বিজয় (১৯৪২-এর চলচ্চিত্র) |
ওয়াপস বলিউডের একটি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল। এটি একটি সাদাকালো চলচ্চিত্র।
অভিনয়ে
অসিতবরন - শ্যাম
ধীরাজ ভট্টাচার্য - রাজেন্দ্র
ভারতী দেবী - শোভা
ইন্দু মুখোপাধ্যায় - শোভার বাবা
নবাব - শ্যামের বাবা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র | ওয়াপস |
তুফান কুইন হল বলিউডের একটি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৬-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র | তুফান কুইন |
সুলেহ একটি বলিউড চলচ্চিত্র, যার কেন্দ্রীয় মহিলা চরিত্রে রয়েছেন যমুনা। এটি প্রমথেশ চন্দ্র বরুয়া পরিচালিত এবং ১৯৪৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৬-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র | সুলেহ (চলচ্চিত্র) |
পুনর্নির্দেশ দারবারিয়ি এলি | অ্যাবাউট এলি |
পুনর্নির্দেশ নাহিদ (চলচ্চিত্র) | নাহিদ (চলচ্চিত্র ) |
দ্য বোর্ন আইডেন্টিটি ২০০২ সালের আমেরিকান অ্যাকশনধর্মী রোমাঞ্চকর চলচ্চিত্র যা রবার্ট লডলুমের একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে । এখানে ম্যাট ড্যামন জেসন বোর্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যেখানে তিনি মানসিক স্মৃতিজনিত রোগে ভুগছেন এবং সিআইএর মধ্যে গোপনীয় ষড়যন্ত্রের মধ্যে দিয়ে তিনি তাঁর আসল পরিচয়টি আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন । চলচ্চিত্রটিতে আরও অভিনয় করেছেন ফ্রাঙ্কা পোটেন্টে, ক্রিস কুপার, ক্লাইভ ওভেন, জুলিয়া স্টিলস, ব্রায়ান কক্স, ওয়ালটন গোগিনস এবং অ্যাডেওয়াল আকিনুয়ে-আগবাজে। জেসন বোর্ন চলচ্চিত্র সিরিজের প্রথম কিস্তি এটি, এরপরে দ্য বোর্ন সুপারমেসি(২০০৪), দ্য বর্ন আলটিমেটাম (২০০৭),দ্য বোর্ন লিগ্যাসি (২০১২) এবং জেসন বোর্ন (২০১৬) নির্মিত হয়েছে ।
কাহিনী
চলচ্চিত্রটিতে দেখা যায় জেসন বোর্ন তার পরিচয় ভুলে গেছেন,যিনি একজন সিআইএ এজেন্ট । তিনি এরপর প্যারিসে আসেন এবং সিআইএ এর নজরে পড়েন, যদিও ইতিমধ্যে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ সিআইএ মিশনে ব্যার্থ হয়েছেন তাই সিআইএ তাকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেয় ।
এরপর তার দেখা মেরি ক্রেটজ এর দেখা যায় এবং সিআইএ এর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে দিয়ে চলচিত্রটি এগিয়ে যায় ।
শেষ দৃশ্যে জেসন বোর্ন এবং মেরি ক্রেটজ কে সুখী জীবনযাপন করতে দেখা যায় ।
অভিনয়ে
ম্যাট ড্যামন জেসন বোর্ন হিসাবে
ফ্রাঙ্কা পোটেন্তে ম্যারি ক্রেটজ হিসাবে
ক্রিস কুপার আলেকজান্ডার কনক্লিন হিসাবে
ক্লাইভ ওভেন অধ্যাপক হিসাবে
ব্রায়ান কক্স ওয়ার্ড অ্যাবট হিসাবে
অ্যাদেওয়াল আকিনুয়ে-আগবাজে নাইকওয়ানা ওম্বোসি হিসাবে
গ্যাব্রিয়েল মান ড্যানি জর্নের চরিত্রে
জুলিয়া স্টিলস নিকি পার্সন হিসাবে
ওরস মারিয়া গেরিনি জিয়ানকার্লো হিসাবে
টিম ডটন ইমন হিসাবে
কাস্টেল চরিত্রে নিকি ন্যুড
রাসেল লেভি ম্যানহিমের চরিত্রে
ভিনসেন্ট ফ্রাঙ্কলিন রোলিন্স হিসাবে
প্রতিক্রিয়া
চলচ্চিত্রটি ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। পর্যালোচনা বিষয়ক ওয়েবসাইট রোটেন টমাটোসের মতে,১৯০ জন সমালোচকের পর্যালোচনার ভিত্তিতে ৮০% ইতিবাচক স্কোর এবং গড় রেটিং ৭/১০ রয়েছে।
আয়
মুক্তির সপ্তাহান্তে, দ্য বোর্ন আইডেন্টিটি ২৬৩৮ টি প্রেক্ষাগৃহে ২৭,১১৮,৬৪০ মার্কিন ডলার আয় করেছে। চলচ্চিত্রটি উত্তর আমেরিকাতে ১২১,৬৬১,৬৮৩ এবং অন্যান্য তে ৯২.২৬৩,৪২৪ মার্কিন ডলার সহ বিশ্বব্যাপী মোট ২১৪,০৩৪,২২৪ মার্কিন ডলার আয় করেছে।
তথ্যসূত্র | দ্য বোর্ন আইডেন্টিটি |
তিতাস শব্দটি দিয়ে বোঝানো হতে পারে:
নদ-নদী
তিতাস নদী — ত্রিপুরায় উৎপন্ন হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মধ্যদিয়ে প্রবাহিত নদী।
পুরনো তিতাস নদী — কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মধ্যদিয়ে প্রবাহিত নদী।
গ্যাসক্ষেত্র
তিতাস গ্যাসক্ষেত্র — বাংলাদেশের একটি গ্যাসক্ষেত্র।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড — বৃহত্তর ঢাকা, বৃহত্তর ময়মনসিংহ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে গ্যাস সঞ্চালন ও বিতরণকারী কোম্পানি।
প্রশাসনিক একক
তিতাস উপজেলা — কুমিল্লা জেলার একটি উপজেলা।
তিতাস থানা — কুমিল্লা জেলার অন্তর্ভুক্ত বাংলাদেশের একটি পুলিশ থানা।
সাহিত্য-চলচ্চিত্র
তিতাস একটি নদীর নাম — অদ্বৈত মল্লবর্মণ রচিত উপন্যাস।
তিতাস একটি নদীর নাম (চলচ্চিত্র) — একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে ঋত্বিক ঘটক পরিচালিত ১৯৭৩ সালের বাংলাদেশী নাট্যধর্মী চলচ্চিত্র।
অন্যান্য
তিতাস জিয়া — একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা।
তিতাস কমিউটার — বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত একটি যাত্রীবাহী ট্রেন।
টি স্পোর্টস (তিতাস স্পোর্টস) — বাংলাদেশের একটি ক্রিড়া ভিত্তিক বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল।
আরও দেখুন | তিতাস (দ্ব্যর্থতা নিরসন) |
কালভৈরব পশ্চিম-মধ্য নেপালের ভেরী অঞ্চলের দৈলেখ জেলার একটি গ্রাম উন্নয়ন সমিতি। ১৯৯১ সালে নেপালের জনশুমারি অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল ৩৭৮৭ জন এবং খানার সংখ্যা ছিল ৭১৩ টি।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:নেপালের দৈলেখ জেলার জনপদসমূহ
বিষয়শ্রেণী:নেপালের দৈলেখ জেলার ভৌগোলিক অসম্পূর্ণ
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে | কালভৈরব, দৈলেখ |
বিশ্ব দর্শন দিবস ইউনেস্কো কর্তৃক ঘোষিত একটি আন্তর্জাতিক দিবস যা প্রতি বছর নভেম্বর মাসের ৩য় বৃহস্পতিবার পালিত হয়। দিনটি সর্বপ্রথম ২১ নভেম্বর ২০০২ সালে উদযাপিত হয়েছিল।
প্রতি বছর নভেম্বর মাসের তৃতীয় বৃহস্পতিবার "বিশ্ব দর্শন দিবস" উদযাপিত হয়। ইউনেস্কো বিশ্ব দর্শন দিবস উদযাপন করে, মানব চিন্তার বিকাশে প্রতিটি সংস্কৃতি এবং ব্যক্তির জন্য দর্শনের স্থায়ী মূল্য তুলে ধরতে দিনটি উদযাপিত হয়। ইউনেস্কো সবসময়ই দর্শনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিল কিন্তু সমালোচনামূলক দর্শনের সাথে নয় সেই দর্শনের সাথে যে দর্শন মানবজীবনে প্রতিটা ক্ষেত্রে কর্মকে অর্থ প্রদান করতে ও জীবনকে সুন্দর করতে সক্ষম করে। ২০০৫ সালে ইউনেস্কোর সাধারণ অধিবেশনে বিশেষত তরুণদের জন্য দর্শনের গুরুত্ব তুলে ধরা হয় যেখানে উল্লেখ করা হয়েছিল দর্শন এমন একটি অনুশাসন যা সমালোচনা ও মুক্তচিন্তাকে উৎসাহ দেয় এবং পৃথিবীর সামগ্রিক কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইউনেস্কোর সাধারণ সম্মেলন নিশ্চিত হয়েছিল যে "ইউনেস্কোর দর্শন দিবসের প্রাতিষ্ঠানিককরণ‘ বিশ্ব দর্শন দিবস ’হিসাবে দর্শনকে এবং বিশেষত বিশ্বে দর্শনের শিক্ষাকে প্রবল উৎসাহ দেবে এবং স্বীকৃতি অর্জন করবে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জাতিসংঘ দিবস
বিষয়শ্রেণী:নভেম্বর উদ্যাপন | বিশ্ব দর্শন দিবস |
দ্য পারসুট অব হ্যাপিনেস ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি জীবনীধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র। গ্যাব্রিয়েল মুচ্চিনো ছবিটি পরিচালনা করেছেন এবং শ্রেষ্ঠাংশে রয়েছেন উইল স্মিথ ও জাদেন স্মিথ। উইল স্মিথ গৃহহীন বিক্রেতা ক্রিস গার্ডনার ও জাদেন স্মিথ ক্রিস গার্ডনার জুনিয়রের চরিত্রে অভিনয় করেন। স্টিভেন কনরাড ছবিটির চিত্রনাট্য রচনা করেন। গার্ডনার ও কুইন্সি ট্রুপের ২০০৬ সালে রচিত আত্মজীবনী অবলম্বনে চিত্রনাট্যটি রচিত হয়েছে। গার্ডনার এক বছর ধরে গৃহহীন অবস্থায় যে সংগ্রামসঙ্কুল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যান, এটি তারই চিত্রায়ন। ছবিটির শুদ্ধ নাম The pursuit of happiness হওয়ার কথা থাকলেও প্রকৃতপক্ষে এর নাম হয় The pursuit of happyness. গার্ডনারের ছেলে যে দিবাযত্নকেন্দ্রে পরিচর্যিত হয়, তার বাইরের দেয়ালের ম্যুরালের বানান তাকে এই নাম রাখতে অনুপ্রাণিত করে।
২০০৬ সালের ১৫ ডিসেম্বর কলাম্বিয়া পিকচার্স ছবিটি মুক্তি দেয়। এটি মোটামুটি ইতিবাচক সমালোচনাই লাভ করেছিল। স্মিথের অভিনয় বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়। সেরা অভিনেতা ক্যাটাগরিতে এটি অস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব এর মনোনয়ন পায়।
কাহিনীসংক্ষেপ
১৯৮১ সালে সান ফ্রান্সিসকোর বিক্রয়কর্মী ক্রিস গার্ডনার তার সারা জীবনের সঞ্চয় বহনযোগ্য হাড় শনাক্তকারী যন্ত্রে বিনিয়োগ করেন। তিনি চিকিৎসকদের এটি প্রদর্শনপূর্বক বলেন, এটি সাধারণ এক্স-রে অপেক্ষা অধিক কার্যকর, কারণ এতে কোয়ান্টাম শক্তির ধারণা ব্যবহার করা হয়েছে। এই শনাক্তকারী যন্ত্রগুলো তার জীবনে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তিনি এগুলোর অধিকাংশ বিক্রি করতে সক্ষম হলেও বিক্রি করার শ্লথ গতি ও ক্রমবর্ধমান আর্থিক চাহিদা তার স্ত্রী লিন্ডাকে ক্ষুব্ধ করে তোলে। লিন্ডা হোটেলে ভৃত্যের কাজ করে। তাদের ছেলে ক্রিস্টোফার জুনিয়রের বয়স শীঘ্রই পাঁচ বছর হবে। কিন্তু সাধারণ রঞ্জনরশ্মি যন্ত্র অপেক্ষা এগুলো অপেক্ষাকৃত অধিক দামি হলেও সামান্য ভালো ছবি তৈরি করতে পারে। এতে দ্রুতই ক্রিস সমস্যার সম্মুখীন হন। জীবনধারণের জন্য তিনি পর্যাপ্ত অর্থ রোজগার করতে পারেন না। লিন্ডাকেও দুই বেলা কাজ করতে হয়।
তার সাথে ডিন উইটারের ব্যবস্থাপক জে টুইস্টলের দেখা হয়। ক্রিস তার কাছে স্টকব্রোকারের চাকরির আবেদন করেন। ট্যাক্সিতে করে ঘোরার সময় রুবিকস কিউব সমাধান করে জে-কে ক্রিস মুগ্ধ করেন। জে চলে যায়। কিন্তু ক্রিসের কাছে কোনো অর্থ নেই। তাই সে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। গার্ডিনারকে ক্রুদ্ধ গাড়িচালক বার্ট (বে এরিয়া র্যাপিড ট্রানজিশন) স্টেশন পর্যন্ত ধাওয়া করে। গার্ডিনার একটি ট্রেনে চড়ে বসলেও এ প্রক্রিয়ায় সে একটি শনাক্তকারী যন্ত্র হারিয়ে ফেলে।
কুশীলব
উইল স্মিথ - ক্রিস গার্ডনার
ট্যান্ডি নিউটন - লিন্ডা গার্ডনার
জাদেন স্মিথ - ক্রিস্টোফার গার্ডনার জুনিয়র
ব্রায়ান হো - জে টুইস্টি
ড্যান ক্যান্টেলানেটা - অ্যালান ফ্রাকেশ
জেমস ক্যারেন - মার্টিন ফ্রোম
কার্ট ফুলার - ওয়াল্টার রিবন
টাকায়ো ফিশার - মিসেস চু
মার্ক ক্রিস্টোফার লরেন্স - ওয়েন
ক্রিস গার্ডনার
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০০৬-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র | দ্য পারসুট অব হ্যাপিনেস |
তর্পণ (, , ) বৈদিক অনুশীলনের একটি শব্দ যা ঐশ্বরিক সত্তার প্রতি কোন কিছু নিবেদন করাকে বোজায়।
তর্পণ শব্দটার উৎপত্তি হয়েছে সংস্কৃত 'তৃপ্' (অর্থাৎ সন্তুষ্ট করা) থেকে। হিন্দুধর্মে দেবতা, ঋষি ও মৃত পূর্বপুরুষদের (পিতৃকুল ও মাতৃকুল) উদ্দেশ্যে জল নিবেদন করে তাঁদের সন্তুষ্ট করার পদ্ধতিকে তর্পণ বলা হয়। বংশের যে সকল পিতৃপুরুষ পরলোক গমন করেছেন, তাঁদের প্রীতির উদ্দেশ্যে মন্ত্র উচ্চারণপূর্বক স-তিল জল (তিল মেশানো জল) দান করে সাধারণত পুত্রসন্তানেরা পিতৃতর্পণ করে থাকেন। এভাবে তর্পণ করাকে আবার তিল তর্পণও বলে।
ধরন
হিন্দুশাস্ত্রে নানারকম তর্পণের কথা বলা হয়েছে, যেমন, দেব তর্পণ, মনুষ্য তর্পন, ঋষি তর্পণ, দিব্যপিতৃ তর্পন, যম তর্পণ, ভীষ্ম তর্পণ, পিতৃ তর্পণ, মাতৃ তর্পণ, অগ্নিদগ্ধাদি তর্পন, রাম তর্পন ও লক্ষণ তর্পণ ইত্যাদি। এর মধ্যে পিতৃতর্পণ রীতিই সাধারণ মানুষের মধ্যে অধিক প্রচলিত। এর অপর নাম পিতৃযজ্ঞ। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে পিতৃতর্পণ পালিত হয়। দক্ষিণ ও পশ্চিম ভারতে গণেশ উৎসবের পরবর্তী পূর্ণিমা (ভাদ্র পূর্ণিমা) তিথিতে পিতৃপক্ষ শুরু হয়। আবার উত্তর ভারত, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, নেপাল ও বাংলাদেশে ভাদ্রের পরিবর্তে দুর্গাপূজার পূর্বে আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষকে পিতৃপক্ষ বলে। এসব স্থানে মহালয়া অমাবস্যায় বা পিতৃপক্ষ অমাবস্যায় পিতৃতর্পণ করা হয়। তবে দুর্গাপূজার সাথে পিতৃতর্পণের সরাসরি কোন যোগ নেই। হিন্দুধর্মে পিতৃতর্পণের দিনটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এইদিন তিথিনিয়মের বাইরে সব পূর্বপুরুষের শ্রাদ্ধ করা যায়। এজন্য যে সব ব্যক্তি কোন কারণে পূর্বপুরুষের সাংবাৎসরিক শ্রাদ্ধ করতে পারেন না, তাঁরা এই দিনে পিতৃতর্পণ করে থাকেন।
লোককাহিনী
পিতৃতর্পণের সাথে রামায়ণের রামচন্দ্র এবং মহাভারতের মহাবীর কর্ণ সম্বন্ধীয় দুটো কাহিনী প্রচলিত আছে। রামায়ণের রামচন্দ্র মহালয়ার দিন পিতৃপুরুষদের উদ্দেশ্যে তর্পণ করেছিলেন। অনেকের ধারণা তখন থেকেই পিতৃতর্পণের প্রচলন হয়েছে। কর্ণ সম্বন্ধীয় কাহিনীতে বলা হয় যে, কর্ণ চিরকাল মানুষকে স্বর্ণ, রত্ন ইত্যাদি দান করে গেছেন কিন্তু তিনি পিতৃপুরুষদের উদ্দেশ্যে কখনো জল বা খাদ্য দান করেননি। কারণ তিনি নিজের পিতৃপুরুষের পরিচয় জানতেন না। তবে এটা ছিল কর্ণের অনিচ্ছাকৃত একটা ভুল। তবুও কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের পর মহাবীর কর্ণের আত্মা স্বর্গে গেলে সেখানে তাঁকে খেতে দেয়া হয় শুধুই সোনা আর ধনরত্ন। তখন কর্ণ এর কারণ জিজ্ঞাসা করলেন দেবরাজ ইন্দ্রকে। এর উত্তরে ইন্দ্র কর্ণকে বললেন যে, কর্ণ সারাজীবন মানুষকে সোনাদানাই দান করেছেন, পিতৃপুরুষকে কখনো জল দেননি, তাই তাঁর সাথে এমনটা করা হয়েছে। তখন কর্ণ দেবরাজ ইন্দ্রকে তাঁর অনিচ্ছকৃত ভুলের কথা জানালে ইন্দ্র কর্ণকে এক পক্ষকালের জন্য মর্ত্যে ফিরে গিয়ে পিতৃপুরুষকে জল ও অন্ন দিতে অনুমতি দিলেন। ইন্দ্রের কথা মতো এক পক্ষকাল ধরে কর্ণ মর্ত্যে অবস্থান করে তাঁর পিতৃপুরুষকে অন্নজল দিলেন। এর ফলে কর্ণের পাপ স্খলন হলো এবং যে পক্ষকাল কর্ণ মর্ত্যে এসে পিতৃপুরুষকে জল দিলেন সেই পক্ষটি পরিচিত হলো পিতৃপক্ষ নামে।
বিষয়শ্রেণী:হিন্দু পুজার আচার-অনুষ্ঠান
বিষয়শ্রেণী:জল ও হিন্দুধর্ম | তর্পণ |