text
stringlengths 11
126k
| title
stringlengths 1
182
|
---|---|
পুনর্নির্দেশ যাদুল মা’আদ | যাদ আল-মা’আদ |
পুনর্নির্দেশ ১৯৯৬-এ বাংলাদেশে অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টা | ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে অভ্যুত্থান চেষ্টা |
শেখ খবির উদ্দিন আহমদ ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) রাজনীতিবিদ। তিনি সংসদের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভায় পশ্চিমবঙ্গের প্রতিনিধিত্বকারী ভারতের সংসদ সদস্য।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
রাজ্যসভা ওয়েবসাইটে প্রোফাইল
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) এর রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | শেখ খবির উদ্দিন আহমদ |
থাম্ব|ডান|মূল উর্দু সংস্করণ
নবীয়ে রহমত (; ) দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত আবুল হাসান আলী নদভীর রচিত একটি জনপ্রিয় ও বিশুদ্ধ সীরাত গ্রন্থ। গ্রন্থটি সীরাতের প্রাচীন মৌলিক গ্রন্থসমূহের উপর ভিত্তি করে আধুনিক ভাষা ও জ্ঞান-গবেষণার রীতিতে লিখিত হয়েছে। লেখকের ভাষায় গ্রন্থটি সংক্ষিপ্ত অথচ পরিপূর্ণ। ১৯৭৭ সালে “আস সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ” নামে এটি সর্বপ্রথম আরবি ভাষায় প্রকাশিত হয়। প্রকাশের অল্প সময়ের মধ্যে তা আরব বিশ্বের বিভিন্ন মহাবিদ্যালয়-বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়। পরবর্তীতে এটি “নবীয়ে রহমত” নামে উর্দুতে অনূদিত হয় এবং একই নামে বাংলাতেও অনুবাদ করা হয়। এটি বহু ভাষায় বিশেষত সকল ইউরোপীয় ভাষায় অনূদিত হয়েছে। গ্রন্থটি আধুনিককালে রচিত অন্যতম শ্রেষ্ঠ সীরাত গ্রন্থ হিসেবে সমাদৃত।
পটভূমি
লেখকের বিভিন্ন বিষয়ে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গ্রন্থ থাকলেও সীরাতের উপর তার রচিত স্বতন্ত্র কোন গ্রন্থ ছিল না। তবে তার চিন্তা ছিল, সীরাতের উপর রচিত এমন একটি গ্রন্থের তীব্র প্রয়োজন যা আধুনিক জ্ঞান-গবেষণার রীতি নিয়েই লিখিত হবে এবং আধুনিক ও প্রাচীন মৌলিক গ্রন্থরাজির জ্ঞানভাণ্ডারের সহযোগিতা গ্রহণ করা হবে কিন্তু সীরাতের প্রাচীন মৌলিক গ্রন্থের উপর হবে তার ভিত্তি। কুরআন-হাদিসে বর্ণিত তথ্য চুল পরিমাণ হেরফের করা হবে না। আবার গ্রন্থটি বিশ্বকোষীয় পদ্ধতিতেও লেখা হবে না। এটি হবে এমন এক গ্রন্থ, যা সমকালীন জিজ্ঞাসা, দাবি ও চাহিদা পূরণ করতে পারবে; যা হবে সংক্ষিপ্ত অথচ পরিপূর্ণ; যা মুসলিম-অমুসলিম সকলের নিকট সমাদৃত হবে। অমুসলিমদের জন্য এরকম একটি গ্রন্থের প্রয়োজন সম্বন্ধে লেখকের ভাষায়,
বৈশিষ্ট্য
এ গ্রন্থে সীরাতের শিক্ষা-প্রশিক্ষণ ও দাওয়াত দুটি দিকই সমভাবে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। তার কোন একদিক যেন বেশি প্রাধান্য না পায় তার প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখা হয়েছে। এতে সীরাতের জীবন-স্পন্দন ও আবেগ-অনুভূতিপূর্ণ, এমন সব বিরল নির্বাচিত অংশ সমূহের অধিকহারে সমারোহ ঘটানোর চেষ্টা করা হয়েছে। আর এই সকল ঘটনা ও অংশের উল্লেখ করতে গিয়ে কোন প্রকার কৃত্রিমতার আশ্রয় নেওয়া হয়নি বরং তার স্বাভাবিক ও নিজস্ব রূপে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। লেখা ও গবেষণা নীতি অবলম্বনের ক্ষেত্রে আধুনিক যুগের প্রচলিত পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে। লেখকের ভাষায়, গ্রন্থটিকে নিজস্ব ভাষায় কথা বলার অবকাশ দেওয়া হয়েছে যাতে পাঠকের মন মেজাজে এমনিতেই পথনির্দেশ রচিত হয়। ঘটনা বর্ণনায় লেখক দার্শনিক রং দেওয়া ও দীর্ঘ ভূমিকা সৃষ্টি থেকে বিরত থেকেছেন। তার মতে এসবের প্রয়োজন নেই কারণ সীরাত কোন লেখক-সাহিত্যিকের চমৎকার সাহিত্যকর্ম মনোমুগ্ধকর বর্ণনার প্রত্যাশী নয়। লেখকের জন্য যে জিনিসের প্রয়োজন তা হল সুন্দর উপস্থাপনা ও বর্ণনা, অপূর্ব বিন্যাস ও ঘটনাবলির সঠিক নির্বাচন এবং শব্দ চয়ন। এছাড়া সীরাত সংকলনের প্রচলিত পদ্ধতিও এ সংকলনে স্থান পায়নি। অন্যান্য গ্রন্থের একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, সমস্ত ধরনের বর্ণনাকেই তাতে স্থান দিয়ে দেওয়া। যার জন্য তা বিভিন্ন প্রশ্নের উদয় ঘটায় আর মুসলিম বিশ্বাসে জন্ম নেয় নানান ধরনের বানোয়াট ঘটনা এবং অমুসলিমদের সরায় সীরাতের মাধুর্য থেকে দূরে। এই সীরাত গ্রন্থে মানচিত্রের প্রতিও বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এসব মানচিত্র ইতিহাস, বিজ্ঞান ও সমসাময়িক ইতিহাসের সুগভীর অধ্যয়নের আলােকে অঙ্কিত হয়েছে। মানচিত্র যাতে তথ্যনির্ভুল, পরিপূর্ণ, সর্বাঙ্গীণ সুন্দর ও আধুনিক যুগের উপযােগী হয় তার প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখা হয়েছে। গ্রন্থ রচনায় ভক্তি-ভালবাসা ও আবেগ-উচ্ছ্বাসের আধিক্য এবং পাণ্ডিত্যপূর্ণ সমালোচনা দুটাই বাদ দেওয়া হয়েছে।
ইতিহাস
দৃষ্টিশক্তির দুর্বলতা ও সময় স্বল্পতার কারণে লেখকের গ্রন্থটি রচনায় কিছুটা বিলম্ব হয়। পরবর্তীতে রচনা শুরু করলেই তা তার কর্ম ব্যস্ততা ও চিন্তা-গবেষণার একমাত্র কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। দারুল উলুম নাদওয়াতুল উলামার শিক্ষক বুরহান উদ্দিন হাদিস অনুসন্ধান ও তার মূল সূত্র খুঁজে বের করার কাজে এবং সীরাতের গ্রন্থসমূহের জটিল স্থানের ব্যাখ্যা প্রদানে সাহায্য করেছেন। মুহিউদ্দীন খান পাশ্চাত্য ভাষার প্রামাণিক গ্রন্থরাজির অধ্যয়ন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও জাতির ইতিহাস, বিভিন্ন ধরনের বিশ্বকোষ অনুসন্ধান করে সহযােগিতা করেন। নূর আলম খলিল আমিনী গ্রন্থের চূড়ান্ত কপি তৈরি করেছেন। ২৯ অক্টোবর ১৯৭৬ সালে গ্রন্থটি রচনার কাজ সমাপ্ত হয়। ১৯৭৭ সালের শুরুতেই এটি প্রকাশিত হয়। প্রকাশের পরপরই এটি আরব বিশ্বের অসংখ্য কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠ্যবই হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়।
১৯৮০ সালে দ্বিতীয়বারের মত এর সংশোধিত সংস্করণ প্রকাশিত হয়। এর পূর্বে মুহাম্মদ আল হাসানী কর্তৃক গ্রন্থটি ‘নবীয়ে রহমত’ নামে উর্দুতে অনূদিত হয়, যা আরবি সংস্করণের মতোই সমাদৃত। ১৯৮৭ সালে লেখক তৃতীয়বারের মত সংশোধিত সংস্করণ প্রকাশ করেন, এ সংস্করণে কিছু নতুন লেখাও যুক্ত করা হয়। এরই মধ্যে গ্রন্থটির ইংরেজি, হিন্দি প্রভৃতি ভাষায় অনুবাদ সম্পন্ন হয়। ইংরেজি অনুবাদের শিরোনাম “Muhammad Rasulullah The Apostle Of Mercy”। ১৯৯৭ সালে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ থেকে এর প্রথম বাংলা অনুবাদ প্রকাশিত হয়। বঙ্গানুবাদ করেন আবু সাইদ মুহাম্মদ ওমর আলী।
গঠন
গ্রন্থের শুরুতে “পূর্বকথা” শিরোনামে সীরাত বিষয়ক সংক্ষিপ্ত আলোচনা আছে। “অন্ধকার যুগ” নামক শিরোনামের মাধ্যমে লেখক মূল গ্রন্থের সূচনা করেছেন। এতে তিনি খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীর বিভিন্ন ধর্ম ও তার অনুসারীদের ব্যাপারে বিস্তর আলোচনা করেছেন এবং ঐ সমস্ত ধর্মের মানবতাকে মুক্তি দিতে পারার দাবিকে অসার প্রমাণের চেষ্টা করেছেন। তিনি আরও প্রমাণের চেষ্টা করেছেন: তৎকালীন ধর্মগ্রন্থগুলো ক্রীড়াকৌতুকের বিষয়ে পরিণত হয়েছিল, ইহুদিরা বিজয়ী জাতিগোষ্ঠীর চাপে কবুল করে নেয় তাদের বহু আকীদা-বিশ্বাস ও গালগল্প, খ্রিস্টবাদ জন্মের শুরুলগ্নেই শিকার হয়ে যায় রোমান পৌত্তলিকদের শিরক এবং নানান ধরনের মনগড়া ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের, শুধু যিশুর ঐশ্বরিক ও মানবীয় সত্তার অংশজ্ঞান নিয়ে সিরিয়া ও ইরাকের খ্রিস্টানদের পুরোদমে যুদ্ধ চলছিল, ইরানের অগ্নি-উপাসকরা উপাসনাগৃহের বাইরে ছিল খেয়াল-খুশি ও মর্জি মোতাবেক চলনশীন এক জাতি। গৌতম বুদ্ধের অনুসারীরা স্বয়ং তাকেই বানিয়ে নিয়েছিল ঈশ্বর, হিন্দুরা মেতে ছিল মূর্তি পূজায়। পাশাপাশি তিনি এ অধ্যায়ে বিভিন্ন জনপদ ও জাতিগোষ্ঠীগুলোর দুর্দশা ও পৈশাচিক জুলুম-নির্যাচনের করুণ চিত্র এঁকেছেন। প্রাচ্যের রোম সাম্রাজ্যে ক্রীড়া-কৌতুক ও চিত্ত-বিনোদন এতদূর পর্যন্ত পৌঁছেছিল, যা বর্বরতার সীমা অতিক্রম করেছিল। আবার অন্যদিকে কারো বৈরাগ্যবাদ হয়ে উঠছিল অন্য পৃথিবীর মানুষ। পারস্যের জরাথুস্ট্রবাদীরা শুরু করে আরেক কাণ্ড। ইচ্ছে হলেই ঢুকে যেত ঘরে, আর ছিনিয়ে নিত সম্পদ ও নারীদেরকে। উভয়কেই মনে করা হত মতো স্বাধীন সম্পত্তি। সকল প্রজা ছিল রাজার দয়ায় বেঁচে থাকা জীব। ভারতবর্ষ এবং তার প্রতিবেশি দেশগুলোতে শ্রেণিবৈষম্যের জন্য হয়ে উঠেছিল পরিচিত, নারীর কোনো মূল্য ছিল না, জীবন-সংহিতায় ভারতবাসীকে করে দেয়া হয় ৪ ভাগে বিভক্ত, মনিব আর চাকরের রাজত্ব চলছিল এ ভূপৃষ্ঠে তখন। আরব জাতির নৈতিক চরিত্রও বিগড়ে গিয়েছিল। দয়া-মায়ার উপর আস্তরণ পড়ে গিয়েছিল হৃদয়হীনতার। কাফেলা লুণ্ঠন, নিরপরাধকে তলোয়ারের মুখে নিক্ষেপ, বংশীয় সাম্প্রদায়িকতাসহ আরও নানান অভ্যাসে ছিল তাদের দিন গুজরান। এ কয়েকটি উদাহরণ ব্যতীতও লেখক এমনভাবে তৎকালীন পৃথিবীর অবস্থা বর্ণনা করেছেন, যাতে তৎকালীন অজ্ঞতার যুগ সম্বন্ধে বদ্ধমূল বিশ্বাস জন্মে। এ আলোচনার অধীনে তৎকালীন ইরানের বাদশাহ নওশেরওয়া’র একটি ব্যবহারও তুলে ধরেন তিনি। এ অধ্যায়ের অন্য একটি বৈশিষ্ট্য হল, তাতে আরবদের ভেতর সুপ্ত থাকা এমন কিছু গুণের উল্লেখ করা হয়, যেগুলো দ্বারা অন্যান্য জাতির তুলনায় তারা হেদায়াত গ্রহণ এবং তা ছড়ানোর ক্ষেত্রে অধিক উপযুক্ত ছিল। আত্মমর্যাদাবোধ, ওয়াদার ব্যাপারে নিষ্ঠা, সহনশীলতা ইত্যাদি গুণ-সমষ্টি ছিল তাদের জাতিগত সম্পদ।
দ্বিতীয় অধ্যায়ে তিনি জাযিরাতুল আরবের ব্যাপারে আলোচনা করেন। তার ভৌগোলিক অবস্থান, সংস্কৃতি ও পরিবেশ, জাতিগত স্তরবিন্যাস ও ইতিহাস, ভাষাগত ঐক্য, আসমানী ধর্মসমূহের সঙ্গে এ উপদ্বীপের সম্পর্ক বর্ণনা প্রদান এ অধ্যায়ের মুখ্য উদ্যেশ্য।
তৃতীয় অধ্যায়ে ইসমাইলের ইতিহাস থেকে নবি মুহাম্মদের জন্মপূর্ব যুগ পর্যন্ত আলোচনা করা হয়েছে। সর্বপ্রথমেই তিনি আলোচনায় আনেন পুর্বপুরুষ ইসমাইলের আগমন, বসবাস, বাবা-ছেলের কাবাঘর নির্মাণ এবং আল্লাহর নিকট তাদের ব্যক্ত করা দোয়ার বিবরণ। অতঃপর কুরাইশ গোত্রের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। বংশধারা, বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি। তারপর মক্কায় পৌত্তলিকতার উৎপত্তি ও ইতিহাসের বর্ণনা দেন। এছাড়াও এ অধ্যায়ে বর্ণিত হয়েছে আসহাবে ফীলের ঘটনা, বাইতুল্লাহর ব্যাপারে কুরাইশদের আকীদা, আব্রাহার সাথে আবদুল মুত্তালিবের কথোপকথনের বিস্তারিত বিবরণ, হস্তীবাহিনী পর্যুদস্ত হওয়া এবং তাতে কুরাইশদের বেড়ে যাওয়া প্রভাব ইত্যদি।
চতুর্থ অধ্যায়ের আলোচ্য বিষয় নবির আবির্ভাবকালে তৎকালীন মক্কার সামাজিক জীবন-ব্যবস্থার ধরন বর্ণনা। এতে মক্কা শহরের ব্যাপারে ভ্রান্তি অপনোদন করা হয়েছে । কতক ব্যক্তির ধারণা অনুযায়ী সেটি "গাঁও-গেরাম" ছিল না, বরং ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর, যাকে সর্বদিক দিয়ে তুলনা করা যায় কালের সভ্য কোনো নগরীর সাথে। এতে পরিস্ফুটিত হয়, ওহী সর্বদা স্বীয় যুগের সর্বোচ্চ দর্শন এবং জীবন ব্যবস্থা নিয়ে আগমন করে, আর তাতে অন্তরে বদ্ধমূল বিশ্বাস জন্মে ওহী-প্রদত্ত বিধানের যথার্থতার ব্যাপারে। এছাড়াও এতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে মক্কা নগরীর বড় ধরনের নির্মাতা, সীমানা নির্ধারক এবং কুরাইশদেরকে ঐক্যবদ্ধকারী হিসাবে কুসাই ইবনে কিলাবকে। আলোচিত হয়েছে জীবন-সংগঠন ও পদ-বণ্টন সম্পর্কিত বিবরণ, দারুন নদওয়া, বাণিজ্যিক তৎপরতা, আমদানি-রফতানি, ব্যবসায়িক সফরের সময়কাল ও গন্তব্য, বায়তুল্লাহর পাশে হারামের ভেতর বসা বাজার, তাতে পাওয়া উপকরণসামগ্রী, মক্কাবাসীদের চিত্তবিনোদন কেন্দ্র, যুবকদের বিলাসিতা, ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দেশ সফর ইত্যাদি। এ অধ্যায়ের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ তখনকার মক্কার অর্থনৈতিক অবস্থার বিবরণ প্রদান। এ এলাকার লোকেরা ব্যবহার করত রোমান, বাইজেন্টাইন, পারস্য ও সাসানী মুদ্রা। তাদের প্রচলিত মুদ্রার প্রকারভেদ, দুই প্রকার দিরহামের বিবরণ, সেগুলোর ওজন, দীনারের প্রচলিত স্থান, তার নাম, ওজন ও বিবরণ, পাশাপাশি দেখানো হয়েছে হাদিসে সে সমস্ত মুদ্রার ব্যবহার। এরপর আলোচনা করা হয়েছে কুরাইশদের ধনিকশ্রেণি এবং উল্লেখযোগ্য কিছু মানুষের ব্যাপারে। অতঃপর মক্কার শিল্প ও সাহিত্য-সংস্কৃতি আলোচনা করা হয়েছে। তাদের ভাষা-সাহিত্য ছিল জাযিরাতুল আরবের মানদণ্ড এবং সনদ। এছাড়া তাদের শারীরিক গঠন, ভারসাম্য, সৌন্দর্যও ছিল উল্লেখযোগ্য। অতঃপর এ অঞ্চলের সামরিক শক্তি ও যুদ্ধ ক্ষমতার বর্ণনা দেয়া হয়েছে। অন্যান্যদের থেকে কুরাইশরা ছিল সভ্য। তারা অনর্থক যুদ্ধে জড়িয়ে যাওয়া পছন্দ করত না। এ সমস্ত বৈশিষ্ট্য উল্লেখকরণ ছাড়াও অন্যান্য আরও বিবরণ দিয়ে তিনি তার দাবিকে প্রমাণ করতে সচেষ্ট হোন যে, মক্কা ছিল একটি সভ্য নগরী, এটি কোনো যাযাবর সম্প্রদায়ের এলাকা ছিল না।
পঞ্চম অধ্যায়ের আলোচ্য বিষয় নবির জন্ম থেকে নবুয়ত-পূর্ব জীবন বৃত্তান্ত। এখানে তার পিতা-মাতা, পিতার ইন্তিকাল, তার সম্ভ্রান্ত বংশধারা, দুগ্ধপানকাল ঘটনা বিবরণী, বক্ষবিদীর্ণকরণ, মাতা এবং দাদার ইন্তিকাল, চাচা আবু তালিবের প্রতিপালনে কৈশোর-জীবন কাটানো, তার চারিত্রিক নির্মলতা ও মাধুর্য, পেশাগত জীবন, খাদিজার সঙ্গে বিবাহ, কাবাঘরকেন্দ্রিক গোত্রীয় বিবাদ নিরসন ইত্যাদির বর্ণনা দেয়া হয়েছে। এখানে তুলে ধরা হয়েছে নবি জীবনের পূর্বেই মানবতার ব্যাপারে তার উথলিয়ে ওঠা দরদের নমুনা এবং “হিলফুল ফুযুল” ছিল সেই ভাষা প্রকাশেরই অংশবিশেষ। এছাড়াও সেই ক্ষণেই তার মধ্যে ভর করে এক অনিশ্চিত অস্থিরতা, যা মূলত ছিল উম্মাহর প্রতি অস্থিরতা। এ অধ্যায়ের একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, সীরাতের কিতাবসমূহে বর্ণিত পাদ্রীর সাথে মিলিত হওয়ার ঘটনা ও সনদগত দুর্বলতা এবং এই সাক্ষাতের উপর ভিত্তি করে উত্থাপিত সব প্রশ্নের জবাব-প্রদান।
ষষ্ঠ অধ্যায় থেকে শুরু হয় সংকলক এবং নবির জীবনের আসল লক্ষ্য, নবুয়ত-পরবর্তী জীবন। এতে প্রথমেই “মানবতার সুবহে সাদিক” নামক শিরোনামে নবুয়তপ্রাপ্তির অল্পপূর্বের ঘটনাবলি একত্র করা হয়েছে। হেরা গুহায় আগমন, তাতে প্রথম জিবরাঈলের সাথে সাক্ষাত, খাদিজার কাছে আপন নফসের ব্যাপারে ভীতি-আশঙ্কা এবং তার বিচক্ষণতাপূর্ণ জবাব, ওয়ারাকা ইবনে নওফলের নিকট আগমন এবং তার প্রদানকৃত সুসংবাদ ইত্যাদি। অতঃপর আলোচনায় আসে ইসলামের প্রাথমিক যুগের দাওয়াত ও মুসলমানদের বিবরণ। খাদিজা, আলী, যায়েদ, আবু বকর, কুরাইশ অভিজাতদের ইসলাম-গ্রহণ, সাফা পর্বতে সত্যের ঘোষণা প্রদান, তাতে দাওয়াতের বিজ্ঞোচিত অবস্থার অবতারণা, আবু লাহাবের হঠকারিতা ইত্যদি। অতঃপর নবুয়তের দাবি থেকে সরে আসার ব্যাপারে আবু তালেবের সাথে কথোপকথন এবং নবুয়তের মর্ম বুঝিয়ে নবির আবেগঘন বাক্যমালা, কুরাইশদের দ্বারা নির্যাতন এবং তাদের নানান পদ্ধতির বর্ণনা, নবি সম্পর্কে কুধারণা সৃষ্টি করতে স্বজাতির প্রয়াস, তাকে কষ্ট প্রদানে ক্ষেত্রে নিষ্ঠুরতা-নির্দয়তা, হামযার ইসলাম-গ্রহণ, আবিসিনিয়া মুখে নির্যাতিত মুসলিমদের হিজরত ও কুরাইশদের পশ্চাদ্ধাবন, জাফর ইবনে আবি তালিবের নাজাশি-সম্মুখে ইসলামের পরিচয় পেশ করে ভাষণদান, সেই ভাষণের হেকমত আলোচনা, তাদেরকে ফিরিয়ে নিতে কুরাইশদের ব্যর্থতা, উমরের ইসলাম-গ্রহণের কাহিনী, শিয়াবে আবি তালিবের বয়কটকাল ও তাতে অমানবিক জীবন যাপন, চুক্তি ভঙ্গ করতে মুতইম ইবনে আদীর পদক্ষেপ, বয়কট অবসান, শোকের বছরের ইতিহাস, তাইফ সফর ও আগত বিপদ-অত্যাচার, মিরাজ-গমন, তার সূক্ষ্ম মর্ম, ব্যাপকভাবে আরবদের দ্বীনের দাওয়াত প্রদান, আনসারদের ইসলাম পরিচয়ের ঘটনা, আকাবার বাইয়াত, তাদের ইসলাম-গ্রহণের কারণ ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও এ অধ্যায়ে মদিনাকে দারুল হিজরত বানানোর হেকমত এবং তার বৈশিষ্ট্য, তাতে ইসলামের বিস্তার ও হিজরতের অনুমতি প্রদান, হিজরত করে আসা কতক মুসলমানদের ঘটনা বর্ণনা এবং সুসংবাদ প্রদান, কুরাইশদের ষড়যন্ত্রের ব্যর্থতা, হিজরতের শিক্ষা, সাওর গুহায় কাটানো কিছু সময় ও ঐশ্বরিক সাহায্য, সুরাকার অন্মেষণ ও তার উপর পতিত গযব এবং তা থেকে বেঁচে যাওয়ার পাশাপাশি আশ্চর্যজনক ভবিষ্যদ্বাণী সহ আরও নানান বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এ ছিল মক্কার নববী জীবন।
সপ্তম অধ্যায়ে মদিনার পূর্ণ একটি বিবরণ প্রদান করা হয়েছে, যাতে ইসলামের উত্থানপর্ব বুঝতে সহজ হয়। এতে মদিনায় বসবাসরত ইহুদি ও তার শাখা, তাদের ধর্মীয়, নৈতিক ও চারিত্রিক জীবনের অবস্থা বর্ণনা করা হয়। এরপর সেখানকার প্রসিদ্ধ দুটি গোত্র আওস ও খাযরাজের ব্যাপারে আলোচনা করা হয়। খাযরাজের প্রশাখা, উভয় গোত্রের মধ্যে চলমান বিবাদ, তাদের বিবাদে ইহুদিদের উস্কানি, মদিনার প্রাকৃতিক ও ভৌগোলিক, ধর্মীয় ও সামাজিক এবং অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থান নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা দেন।
অষ্টম অধ্যায়ে নবির হিজরত পরবর্তী জীবন নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। মদিনাবাসীর অভ্যার্থনা থেকে শুরু করে মদিনায় প্রথম জুমা ও কুবা মসজিদ, প্রসিদ্ধ কবিতা “তালা' আল বাদরু আলাই না”র উল্লেখ, নবির প্রথম মেহমানিত্ব গ্রহণ, মসজিদে নববী ও গৃহ নির্মাণ, মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে ভাতৃত্ব-বন্ধন স্থাপন ইত্যাদির বিবরণের পাশাপাশি বিভিন্ন জাতি ও ইহুদিদের সাথে চুক্তি সম্পাদন, অত্র অঞ্চলে নিফাকের আবির্ভাব, কারণ ও ইহুদিদের ব্যাপারে কিছু কথা, কিবলা পরিবর্তন সম্পর্কে আলোচনা করেন। এরপর তিনি ইসলামি জিহাদের বর্ণনা প্রদানে মনোনিবেশ করেন। কুরাইশদের সঙ্গে সংঘর্ষ, সারিয়্যায়ে আবদুল্লাহ ইবনে জাহাশ ও আবওয়া যুদ্ধ ও প্রেক্ষাপট, এ যুদ্ধের কারণে নবির অসন্তুষ্টি এবং সান্ত্বনা প্রদানে নাযিল হওয়া আয়াত ইত্যাদির মাধ্যমেই এই অধ্যায় শেষ হয়ে যায়।
নবম অধ্যায় থেকে একদম বিস্তারিতভাবে জিহাদের অভিযানগুলোর বিবরণ প্রদান শুরু হয়। এসমস্ত বর্ণনাগুলোর মাধ্যমে পরিস্ফুটিত হয় যে, ইসলাম হলো যুদ্ধের ধর্ম এবং অবশ্যই তা ন্যায়ের পথে। অন্যায়ভাবে একজনকে হত্যা করাকে স্বয়ং নবির মুখে সমস্ত মানবজাতি হত্যার শামিল বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এ অধ্যায়ে বিস্তারিতভাবে বদর যুদ্ধের অভিযান বর্ণিত হয়েছে। এ যুদ্ধের প্রেক্ষাপট, আনসারদের আনুগত্য, জিহাদ ও শাহাদাতের প্রেরণায় উজ্জীবিত বালকদের আগ্রহ, ইসলাম ও কুফরে সমর অভিযানের ক্ষেত্রে সংখ্যাগত পার্থক্য-দর্শণ, পরামর্শের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আরও আলোচিত হয়েছে, নবির সিপাহসালার, উম্মতের সঠিক পরিচয়, যুদ্ধের সূচনা, প্রথম শহীদ উমায়র ইবনুল হুমাম আনসারী, মুয়াজ ও মুয়াওয়াজের শাহাদাতলোভ, এ যুদ্ধের প্রভাব-প্রতিক্রিয়া ও ফলাফল, ঈমানী সম্পর্ক রক্ত সম্পর্কের ঊর্ধ্বে, বন্দিদের সাথে মুসলিমদের আচরণ ইত্যাদি।
পরবর্তীতে অধ্যায়-অধ্যায়ভাবে জিহাদগুলোর আলোচনা এসেছে, যাতে প্রত্যেকটি জিহাদের বিস্তারিত বিবরণ, তার শিক্ষা এবং আনুষঙ্গিক আরও নানান বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সেগুলোতে রয়েছে উহুদের যুদ্ধ, মুসলমানদের শক্তির মূলকেন্দ্র এবং তাতে গাফিলতির ফল, খন্দকের যুদ্ধ, সঙ্কট-সন্ধিক্ষণ ও অবরোধের আঁধারে ইসলামী বিজয়ের আলোকরশ্মি, জিহাদ ও শাহাদাতের জন্য মায়ের অনুপ্রেরণা দান, গাযওয়ায়ে বনু কুরাইজা, সাদ ইবনে মুয়াজের সত্যপ্রীতি ও অটল সিদ্ধান্ত এবং আপনের ক্ষেত্রে শিক্ষা, হুদাইবিয়ার সন্ধি, হিলম ও হেকমতের সম্মেলন, মুসলিম-পরীক্ষা, অবমাননাকর সন্ধি অথবা সুস্পষ্ট বিজয়, এই সন্ধি কীভাবে বিজয় ও সাফল্যে পরিবর্তিত হলো, খালিদ বিন ওয়ালিদ ও আমর ইবনুল আসের ইসলাম গ্রহণ ইত্যাদি ছাড়াও আরও নানান ধরনের শিক্ষণীয় ঘটনা ও উপদেশ।
অন্য আরেকটি অধ্যায়ে আমির-উমারাদের প্রতি প্রেরিত চিঠি, খায়বারের যুদ্ধ ও মুতার যুদ্ধের বর্ণনা দেয়া হয়েছে।
এর পরবর্তী অধ্যায়ে মক্কা বিজয় নিয়ে পূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে। পটভূমি, কুরাইশদের চুক্তিভঙ্গকরণ, শেষ সুযোগ, সন্ধি চুক্তি নবায়নের জন্য কুরাইশদের চেষ্টা, আবু সুফিয়ানের পেরেশানি ও ব্যর্থতা, ক্ষমার পরোয়ানা ছাড়া আরও নানান শিরোনামে হরেক রকমের আলোচনা করা হয়েছে।
তারপর হুনাইনের যুদ্ধ, তাইফ, তাবুক যুদ্ধের আলোচনার পর প্রতিনিধিদল আগমনের বছর, বিদায় হজ্ব, ওফাত এবং মুসলমানদের কর্তব্যসহ আরও অনেক রকমের শিরোনামের অধীনে নানান আলোচনা পেরিয়ে খলিফা নির্বাচনের বিবরণ প্রদানের মাধ্যমেই মূল গ্রন্থের আলোচনা শেষ হয়।
শেষ তিন অধ্যায়গুলোতে পর্যায়ক্রমে উম্মাহাতুল মুমিনিন, নবির শামায়েল ও চরিত্র এবং সর্বশেষে “নবি জগতবাসীর জন্যে রহমত” নামক শিরোনামের মাধ্যমে সীরাতগ্রন্থটি শেষ হয়। শেষ অধ্যায়টি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।
উৎস
লেখক গ্রন্থটি রচনায় শুধুমাত্র কুরআন ও হাদিসের উপর নির্ভর করেন নি বরং প্রাচীন ও আধুনিক সীরাতশাস্ত্র ও জ্ঞানভান্ডারের যেকোনো প্রয়োজনীয় উপকরণ তার হস্তগত হয়েছে তা থেকেও তিনি পূর্ণরূপে সহযোগিতা নিয়েছেন। এই গ্রন্থ রচনার ক্ষেত্রে তিনি মূলত নির্ভর করছে সেসব প্রামাণিক গ্রন্থের উপর যেগুলো সীরাতশাস্ত্রের মৌলিক ও সর্বাধিক নির্ভরযোগ্য গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। এর মাঝে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো সীরাতে ইবনে হিশাম, যাদুল মা’আদ, সীরাত ইবনে কাছীর। তাছাড়া বর্তমান যুগেও সীরাতের উপর যে সকল গ্রন্থ রচিত হয়েছে সেগুলো এবং পাশ্চাত্য ভাষায় রচিত গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণিক ও মৌলিক গ্রন্থ সমূহ যা দ্বারা সীরাতের অনেক দিক স্পষ্ট হয়ে উঠে। সর্বমোট লেখক এই গ্রন্থে ১৩৫টি আরবি, ২০টি উর্দু ও ৩৭টি ইংরেজি সূত্রের ব্যবহার করেছেন। গ্রন্থটির শেষ দিকে তার একটি তালিকা দেওয়া হয়েছে।
আরও দেখুন
সীরাতুল মুস্তফা
বয়ানুল কুরআন
মাআরিফুল কুরআন
সীরাতে খাতামুল আম্বিয়া
আবুল হাসান আলী নদভী
সংগ্রামী সাধকদের ইতিহাস
মুসলমানদের পতনে বিশ্ব কী হারালো?
তথ্যসূত্র
গ্রন্থপঞ্জি
বহিঃসংযোগ
আবুল হাসান আলী নদভীর রচনাবলি
ইংরেজি অনুবাদ ডাউনলোড
আরবি অনুবাদ ডাউনলোড
বাংলা অনুবাদ ডাউনলোড
উর্দু অনুবাদ ডাউনলোড
বিষয়শ্রেণী:ইসলামি গ্রন্থ
বিষয়শ্রেণী:দেওবন্দি বই
বিষয়শ্রেণী:ইসলামের ইতিহাস
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৭-এর বই
বিষয়শ্রেণী:আবুল হাসান আলী নদভীর বই
বিষয়শ্রেণী:ইতিহাস বই
বিষয়শ্রেণী:আরবি ভাষার বই
বিষয়শ্রেণী:মুহাম্মদের জীবনীগ্রন্থ
বিষয়শ্রেণী:ইসলাম বিষয়ক বই
বিষয়শ্রেণী:ইসলামী সাহিত্য
বিষয়শ্রেণী:উর্দু ভাষার বই
বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার বই
বিষয়শ্রেণী:সুন্নি সাহিত্য | নবীয়ে রহমত |
নাজম শিরাজী ছিলেন একজন বাংলাদেশী ক্রিকেটার। তিনি ১৯৮২ সালে ইংল্যান্ডে আইসিসি ট্রফি খেলেন।
কেরিয়ার
শিরাজী ১৯৮২ সালের জানুয়ারিতে সফরকারী হায়দ্রাবাদ ব্লুসের বিপক্ষে সেন্ট্রাল জোনের হয়ে বিএস চন্দ্রশেখর, চেতন চৌহান, অঙ্কুশান গায়েকওয়াদ, রজার বিনি, রকেশ শুক্লাসহ অন্যান্য টেস্ট খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে খেলতে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ইনিংসটি খেলার পরে তিনি ৩২ রান করে শীর্ষে ছিলেন। কিন্তু তার বৃহত্তর সাফল্য আসে ঢাকায় তিন দিনের ম্যাচে। বাংলাদেশ টপ অর্ডার ভারতীয় টেস্ট বোলার রাকেশ শুক্লার স্পিনের বিপরীতে পতনের পরে নাজম এবং তার চাচাতো ভাই জাহাঙ্গীর শাহ বাদশাহ এই ঘাটতি পূরণ করেছিলেন। নাজম ৫৬ রান করেছেন এবং বাদশাহ মোট ১৮২ রানের মধ্যে ৪০ রান করেছেন।
শিরাজী ১৯৮২ সালের গ্রীষ্মে ইংল্যান্ডে আইসিসি ট্রফির জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেখানে তিনি ৫ টি ম্যাচ খেলেছেন এবং ১০৭ রান করেছেন। তার সর্বোচ্চ রান ৫২ পিএনজির বিপক্ষে তৃতীয় স্থানের প্লে-অফে এসেছিল। তিনি ইউসুফ বাবু (১১৫) এর সাথে ১৭০ রানের প্রথম উইকেট জুটি গড়েন।
১৯৮৩ সালের মার্চ মাসে শিরাজী পশ্চিমবঙ্গ সফরে ভারতীয় টেস্ট খেলোয়াড় দিলীপ দোশীর নেতৃত্বে খেলেন। স্থানীয় পক্ষের পক্ষে এটি একটি দু: খজনক অভিজ্ঞতা ছিল কারণ দোশিদের স্পিনের যাদু তাদের পক্ষে খুব বিপজ্জনক ছিল। পশ্চিমবঙ্গ দলটি ইনিংস এবং ৪২ রানের সাহায্যে ম্যাচটি জিতল এবং দোশি ১২ উইকেট নিয়েছিলেন। নাজম এমন কয়েকজন বাংলাদেশী খেলোয়াড় ছিলেন যারা দোশি সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারতেন। ২ য় ইনিংসে তাঁর ২৯ রানের ইনিংসটি স্থানীয় দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর।
শিরাজী লস অ্যাঞ্জেলেসে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে খেলেছিলেন।
পরিবার
শিরাজী একটি বড় ক্রিকেট ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছিলেন। নাজমের বড় ভাই তালিব শিরাজী এবং কাজেম শিরাজীও বাংলাদেশের শীর্ষ স্তরে খেলেছিলেন। তাঁর চাচাত ভাই জাহাঙ্গীর শাহ বাদশা ১৯৭৮ – ১৯৯০ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলের হয়ে নিয়মিত ছিলেন। বাদশা ভাই, আজিম শাহ, মুন্না শাহ এবং নাদির শাহ ঘরোয়া ক্রিকেটে অত্যন্ত সফল ছিলেন। মুন্না শাহ ও নাদির শাহও জাতীয় দলের সাথে সংক্ষিপ্ত অভিজ্ঞতা উপভোগ করেছিলেন। নাদির শাহ পরে আম্পায়ার হন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ক্রিকেটআরকাইভে নাজম শিরাজী
ইএসপিএনক্রিকইনফোতে নাজম শিরাজির লিঙ্ক
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী ক্রিকেটার | নাজম শিরাজী |
তুলা রাম (জন্ম: ১ অক্টোবর ১৯৫৪, গ্রাম- পুঠিয়ান, ইটওয়া) ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের ঘাটমপুর (লোকসভা কেন্দ্র) থেকে পঞ্চম লোকসভার সদস্য ছিলেন।
তিনি একই কেন্দ্র থেকে চতুর্থ, তৃতীয় এবং দ্বিতীয় লোকসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯১৪-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:উত্তরপ্রদেশের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:দ্বিতীয় লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:তৃতীয় লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:চতুর্থ লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:পঞ্চম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি | তুলা রাম |
জয় প্রকাশ সিংহ ভারতের উত্তর প্রদেশের একজন কর্মী ও রাজনীতিবিদ। সিংহ নিবন্ধিত সংগঠন কাঞ্চিরামের প্রতিষ্ঠাতা এবং বহুজন সমাজ পার্টির প্রাক্তন সদস্য ও প্রাক্তন সহ-সভাপতি।
দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী এবং তাঁর মা সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত মন্তব্য করার পরে বিএসপি সভাপতি মায়াবতী তাঁর সহ-রাষ্ট্রপতি এবং জাতীয় সমন্বয়কের পদ থেকে বরখাস্ত করেছেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় কর্মী
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | জয় প্রকাশ সিংহ |
দ্য ক্রুডস: এ নিউ এজ ( দ্য ক্রুডস ২ নামেও পরিচিত) হলো ২০২০ সালের একটি আমেরিকান কম্পিউটার-অ্যানিমেটেড অ্যাডভেঞ্চার কমেডি চলচ্চিত্র, যা ড্রিম ওয়ার্কস অ্যানিমেশন কতৃক প্রযোজিত এবং ইউনিভার্সাল পিকচার্স দ্বারা পরিবেশন করা হয়েছিল। দ্য ক্রুডস (২০১৩) এর ধারাবাহিক হিসেবে তৈরী ছবিটি পরিচালনা করেছেন জোয়েল ক্রফোর্ড, ড্যান হেইগম্যান, কেভিন হেইগম্যান, পল ফিশার এবং বব লোগান। ছবিটির চিত্রনাট্য লেখা হয়েছে মূল পরিচালক কির্ক ডিমিকোর একটি গল্প থেকে এবং ক্রিস স্যান্ডার্স নিকোলাস কেজ, এমা স্টোন, রায়ান রেনল্ডস, ক্যাথরিন কেইনার, ক্লার্ক ডিউক এবং ক্লোরিস লিচম্যান পিটার ডিনক্লেজ, লেসলি ম্যান এবং কেলি মেরি ট্রান সহ অভিনেতাদের নতুন সংযোজনের পাশাপাশি প্রথম চলচ্চিত্র থেকেও চরিত্র গুলো আনা হয়েছে।
দ্য ক্রুডস-এর একটি সিক্যুয়াল প্রথম ঘোষণা করা হয়েছিল ২০১৩ সালে। তখন পরিচালক ডিমিকো এবং স্যান্ডার্স ছবিতে ফিরে এসেছিলেন। ইউনিভার্সালের ড্রিমওয়ার্কস অধিগ্রহণের প্রতিক্রিয়াতে সন্দেহের কারণে ২০১৬ সালের নভেম্বরে বাতিল না হওয়া পর্যন্ত ২০১৪ এবং ২০১৫ অবধি ছবিটির উন্নয়ন চলতে থাকে। যাইহোক, ক্রাউডফোর্ড স্যান্ডার্স, ডিমিকিকের পরিবর্তে পরিচালক হিসাবে স্থান নিয়ে ২০১৭ সালে এই প্রকল্পটি পুনরুদ্ধার করেছিলেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে COVID-19 মহামারীর কারণে চূড়ান্ত অ্যানিমেশনগুলির বেশিরভাগ অংশ ক্রুদের বাসা থেকে করতে হয়েছিল।
দ্য ক্রুডস: এ নিউ এজ চলচ্চিত্রটি ২০১৭ সালের নভেম্বরে মুক্তির তারিখ থেকে বেশ কয়েকটি বিলম্বের মুখোমুখি হওয়ার পরে ২০২০ সালের ২৫ নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে নাটকীয়ভাবে মুক্তি পেয়েছিল এবং ১৮ ডিসেম্বর এর প্রিমিয়াম ভিডিও মুক্তি পেয়েছিল। এটি তার $৬৫ মিলিয়ন ডলার বাজেটের তুলনায় বিশ্বব্যাপী $১৪৪.৪ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। সমালোচকরা এটিকে "একটি পর্যাপ্ত শালীন অনুসরণ" হিসাবে অভিহিত করেছেন এবং কন্ঠদানকারী চরিত্রগুলোর প্রশংসা করেছেন।
পটভূমি
বছর কয়েক আগে, গাই এর বাবা-মা আলকাতরার মধ্যে আটকা পড়েছিল। তখন তারা আলকাতরায় ডুবে যাওয়ার সময় গাইকে বলে যায় সে যেন "আগামীকাল" নামে পরিচিত কিছু খুঁজে বের করে। গাই একটি দীর্ঘ ভ্রমণে যায় এবং অবশেষে চলে আসার আগে একটি তরুণ বেল্টের সাথে তার পরিচয় হয়। প্রথমে চলচ্চিত্রের ইভেন্টগুলিতে সে নেতৃত্ব দেয়।
ক্রুডস পরিবার, গাই, তাদের পোষা প্রাণী চুনকি এবং ডগলাস এখনও বসবাসের জন্য জায়গা অনুসন্ধান করছে। এমন সময় গ্রাগ ইপ এবং গাইয়ের প্রস্ফুটিত রোম্যান্সে বিরক্ত হয়। এক রাতে গ্রু একটি বিশাল প্রাচীর জুড়ে এসে পুরো প্যাকটি তার দিকে নিয়ে যায়। তারা শীঘ্রই একটি জালে ধরা পড়ে এবং জমির মালিকরা ফিল এবং হোপ বেটারম্যান নামে এক দম্পতিকে ছেড়ে দেয় এবং তারা শীঘ্রই গাইয়ের প্রয়াত পিতামাতার বন্ধু হিসাবে প্রকাশিত হয় এবং একসময় তারা গাইকে চিনে ফেলে। বেটারম্যানরা ক্রুডসদের বাড়ির অতিথি হিসাবে তাদের বিশালাকার গাছের বাড়িতে স্বাগত জানায়। যেখানে তারা তাদের মেয়ে এবং গাইয়ের পুরানো বন্ধু ডনের সাথে দেখা করে এবং ডন তৎক্ষণাৎ ইপকে তার বান্ধবী বানিয়ে নেয়।
বেটারম্যানদের জীবনযাপন গুহাবাসীদের তুলনায় উন্নত হওয়ার জন্য তা গ্রাগের কাছে অসহ্য মনে হয়। একই সাথে, বেটারম্যানরা গুহার লোকদের কাছে বিভিন্ন কুসংস্কারের কথা প্রকাশ করে এবং মনে মনে ধারণা করে যে তাদের বৃহত্তর বিবর্তনের কারণে গাই হয়তো ক্রুডসদের সাথে থাকতে পছন্দ করবে। তাই তারা গাইকে ডনের সাথে বিবাহ দিতে এবং ক্রডসদের বিতাড়িত করার জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ফিল একসময় গ্রাগকে তার গোপন মানব-গুহায় নিয়ে যায়। এটি হলো জলপ্রপাতের পেছনে একটি চমৎকার জায়গা, যেখানে তিনি বিশ্বাসী গাইকে তাদের প্যাকটি ছেড়ে দেওয়া উচিত বলে চালাকি করেছিলেন।
এদিকে, ইপ আবিষ্কার করেছে যে ডন কখনই তাদের আবাসস্থলের দেয়ালের বাইরে যায় নি এবং এটি তার কাছে তার গুহায় সে যে একাকীত্বের মুখোমুখি হয়েছিল তার মতো মনে হয়। তাই সে ইপকে সাথে করে চনকিকে নিয়ে তাদের প্রাচীরটি পেরিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে এবং মুক্ত বাতাসের স্বাদ নেয়। একসময় কিছু বিষাক্ত মৌমাছি ডনের হাতে কামড় দেয়। এতে তার হাত ফুলে যায়। তখন গাই ইপের বেপরোয়াতার জন্য তাকে সতর্ক করে এবং সংবেদনহীনভাবে তাকে "গুহা-বালিকা" বলে আখ্যায়িত করে। এ ঘটনায় ইপ মর্মাহত হয়। রাতের খাবারের সময় ইপের বাবা-মা, গাই এবং ইপের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়, বিশেষত যখন ডনের হাতের ফোলা প্রকাশ পায়। অনেক তর্ক-বির্তকের পরে ক্রুডরা চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এবং গাই এবং ইপের মাঝে একটি বিশাল ব্যবধান তৈরী হয়। যার ফলশ্রুতিতে গাই বেটারম্যানদের সাথে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। গ্রাগ একসময় বলে যে তিনি জমির চারপাশে সংরক্ষিত করে রাখা সব কলা খেয়ে ফেলেছে। এতে ফিল বেটারম্যান ভয় পেয়ে যায়। কারন কলাগুলো তাদেরকে বানরসদৃশ প্রাণীর আক্রমণ থেকে রক্ষা করে আসছে। কলা না থাকায় পঞ্চ-বানররা গ্রাগ, ফিল এবং গাইকে অপহরণ করে তাদের নিজ দেশে নিয়ে যায়।
পুরুষদের নিয়ে যাওয়ার প্রতিশোধ হিসাবে মহিলারা সবাই, থাঙ্ক, এবং চুনকি মিলে তাদেরকে উদ্ধার করার চেষ্টা করেছিল। তারা থান্ডার্স নামে একটি সংগ্রামী দল গঠন করে। গ্রানি এক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেয়।এদিকে পাঞ্চ-বানরের বাড়িতে গ্রাগ, গাই এবং ফিল শীঘ্রই আবিষ্কার করে যে ফিল অজান্তেই পাঞ্চ-বানরদের তাদের জলের উৎস থেকে বঞ্চিত করেছে এবং পাঞ্চ-বানরদের কেবল নিজেদেরই কলা খাওয়া প্রয়োজন না বরং একটি অত্যাচারী স্পিনি ম্যান্ড্রিলাকে কলা উপহার দেওয়ার জন্য এবং তার ক্ষুধা প্রশমিত করার জন্যও কলা দরকার। বানররা প্রথমে কে বলি হবে তা দেখার জন্য গ্রাগ এবং ফিলকে গ্ল্যাডিয়েটার-স্টাইলে লড়াইয়ে নামিয়ে দেয়। যখন তারা একে অপরকে পরিশ্রুত করে, তখন তারা একে অপরের সাথে তাদের তিক্ত অনুভূতি বিনিময় করে।
শীঘ্রই, বানররা তাদের তিনজনকে কলা দিয়ে মুড়িয়ে দৈত্যাকার স্পাইনি ম্যান্ড্রিলাকে উৎসর্গ করে। থান্ডার্স দল তাদের উদ্ধার করার আগে গ্রাগ এবং ফিল তাদের আচরণের জন্য একে অপরের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে। একটি দীর্ঘ এবং বিপজ্জনক যুদ্ধ শেষে থান্ডার্স দল তাদের উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। এরপরে, গাই বুঝতে পারে যে ইপই ছিল তার সর্বদা আকাঙ্খিত "আগামীকাল"।
ক্রুডস পরিবার এবং বেটারম্যান পরিবারের মধ্যে মতপার্থক্য অবশেষে মীমাংসিত হওয়ার পরে, বেটারম্যানরা বানরদের পাশাপাশি প্রতিবেশী হিসাবে বসবাস করতে দেয় এবং তাদের জমির চারপাশের প্রাচীরটি ভেঙ্গে ফেলে। গাই এবং ইপ একসাথে থাকতে শুরু করে এবং সমস্ত পরিবার একে অপরের আরও কাছাকাছি থেকে জীবনযাপন করতে থাকে।
চরিত্র
এমা স্টোন হল ইপ,যে ক্রুডস পরিবারের একজন গুহা মেয়ে, গ্রুজের প্রবীণ কন্যা এবং গাইয়ের বান্ধবী।
রায়ান রেনল্ডস হলো গাই,যে একজন গুহা ছেলে যিনি ক্রুডসের সাথে থাকেন এবং তিনি ইপের প্রেমিক।
গ্যাব্রিয়েল জ্যাক একটি ছোট গাই কণ্ঠস্বর।
কেলি ম্যারি ট্রান হলো ডন বেটারম্যান, ফিল এবং হোপের মেয়ে এবং একমাত্র সন্তান যিনি ইপকে বন্ধুত্ব করেন এবং গাইয়ের পুরানো বন্ধু ।
নিকোলাস কেজ হলো গ্রাগ,যে একজন গুহামানব এবং ক্রুডসদের পিতৃপুরুষ ।
ক্যাথরিন কিনার হলো গ্রাগের স্ত্রী, একজন গুহামানবী ।
থাঙ্ক , গুহা বালক এবং গ্রাগের পুত্র ।
ক্লোরিস লিচম্যান হলো গ্রানি, একজন বয়স্ক গুহামানবী যিনি গ্রাগের মা এবং ইপ, থাঙ্ক এবং স্যান্ডির দাদি।
পিটার ডিংকলেজ হলো ফিল বেটারম্যান, বেটারম্যানদের পিতৃপুরুষ, যাঁর গাইয়ের বাবা-মার সাথে ইতিহাস ছিল।
লেসলি মান হলো হিট বেটারম্যান, বেটারম্যানস এবং ফিলের স্ত্রীর জনক।
ক্যান্ডি ক্র্যাফোর্ড হলো স্যান্ডি, একজন গুহা মেয়ে এবং গ্রাগের ৫ বছরের কন্যাশিশু।
ক্রিস স্যান্ডার্স বেল্ট হিসাবে, গাই এর পোষা প্রাণী।
জ্যাশ রায়ান সাশ হিসাবে, ডনের পোষা আলস্য।
মেলিসা ডিজনি, গাইয়ের মা যিনি আলকাতরার গর্তে মারা গেছেন।
জোয়ালের ক্রফোর্ড , গায়ের পিতা যিনি আলকাতরার গর্তে মারা গেছেন।
শান বানর চরিত্রে জেনুয়েল মার্কাডো।
ক্রিপো বানর চরিত্রে রায়ান নায়লার।
অতিরিক্ত কণ্ঠস্বর হিসাবে আর্টেমিস পেবদানি।
উৎপাদন
বিকাশ
২০১৩ সালের এপ্রিলে ড্রিম ওয়ার্কস অ্যানিমেশন পরিচালক ও লেখক হিসাবে ফিরে আসার পর ক্রিস স্যান্ডার্স এবং কার্ক ডি মিককো দ্য ক্রডস এর সিক্যুয়াল ঘোষণা করেছিল। ডি মিককোর মতে, সিক্যুয়েলটি আদিম সমাজ, মাতৃত্বের দিকে মনোনিবেশ করবে এবং এটি "মানবসমাজের প্রথম অধ্যায়" হিসাবে তৈরি হবে।
মুক্তি
দ্য ক্রুডস: এ নিউ এজ আমেরিকাতে ২০২০ সালের ২৫ নভেম্বর-এ ইউনিভার্সাল পিকচারের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল, তারপরে ১৮ ডিসেম্বর পিভিওডি প্রকাশিত হয়েছিল। এটি পূর্বে ৩ নভেম্বর ২০১৭, ২২ ডিসেম্বর ২০১৭, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, এবং ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ এ প্রকাশিত হওয়ার কথা ছিল
স্টুডিওটি চলচ্চিত্রটির প্রচারের জন্য প্রায় $২৬.৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ইউনিভার্সাল পিকচার্সের চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:পরিবার সম্পর্কে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন ত্রিমাত্রিক চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:অপর্যালোচিত অনুবাদসহ পাতা | দ্য ক্রুডস: এ নিউ এজ |
তাহির হুসাইন সিদ্দিকী একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং সমাজবাদী পার্টির নেতা। তিনি বহুজন সমাজ পার্টির টিকিটে উত্তর প্রদেশ বিধানসভার প্রাক্তন সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে ডাবোলিম বিমানবন্দরে লাইসেন্সবিহীন ১০ টি তাজা কার্তুজ রাখার জন্য গোয়া পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছিল। আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে এক বছরের কারাদন্ড দিয়েছিল।
সিদ্দিকী ২০১৪ উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে বিএসপির টিকিটে ছিবরামৌ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন তবে ভারতীয় জনতা পার্টির অর্চনা পান্ডের কাছে পরাজিত হন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | তাহির হুসাইন সিদ্দিক |
চাদ জাতীয় ফুটবল দল () হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে চাদের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম চাদের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা চাদীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই বছর হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৬১ সালের ২৫শে ডিসেম্বর তারিখে, চাদ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; কোত দিভোয়ারের আবিজানে অনুষ্ঠিত চাদ এবং নাইজারের মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ২–২ গোলে ড্র হয়েছে।
২০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট ওমনিস্পোর্টস ইদ্রিস মহমত উয়া স্টেডিয়ামে লে সাও নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় চাদের রাজধানী এনজামেনায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন আমান আদুম তুনিয়া এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ভায়াংকারার আক্রমণভাগের খেলোয়াড় এজেকিয়েল এন'দুয়াসেল।
চাদ এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সেও চাদ এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
এজেকিয়েল এন'দুয়াসেল, লেগের দিমরাঙ্গার, ফ্রান্সিস উমর বেলঙ্গার, মহমত হিসেইন এবং মহমত লাবোর মতো খেলোয়াড়গণ চাদের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে চাদ তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৯৭তম) অর্জন করে এবং ১৯৯৭ সালের জুন মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৯০তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে চাদের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১১১তম (যা তারা ১৯৭৭ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৫৯। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা বিশ্বকাপ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফিফা-এ চাদ জাতীয় ফুটবল দল
ক্যাফ-এ চাদ জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:চাদ জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকার জাতীয় ফুটবল দল | চাদ জাতীয় ফুটবল দল |
পুনর্নির্দেশ সিমন কেরিগান | Simon Kerrigan |
গোদে মুরহরি (২০ মে ১৯২৬ - ১৯৮২, জামশেদপুর) ছিলেন ৬ষ্ঠ লোকসভার ডেপুটি স্পিকার এবং ভারতের সংসদের লোকসভার সদস্য। তিনি ১৯৬২ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত উত্তর প্রদেশ রাজ্যসভার সদস্য এবং ১৯৭২ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত রাজ্যসভার উপ-চেয়ারম্যান ছিলেন।
তিনি ১৯৮২ সালে মারা যান।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯২৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯৮২-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:উত্তরপ্রদেশের রাজ্যসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:অন্ধ্রপ্রদেশের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ষষ্ঠ লোকসভার সদস্য | গোদে মুরহরি |
ময়মনসিংহ-২০ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি ময়মনসিংহ জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
ময়মনসিংহ-২০ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
বিষয়শ্রেণী:ময়মনসিংহ জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
বিষয়শ্রেণী:ময়মনসিংহ জেলা
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ বিলুপ্ত | ময়মনসিংহ-২০ |
পটুয়াখালী বিমানবন্দর বাংলাদেশের দক্ষিণে বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার একটি বিমানবন্দর। এটি কুয়াকাটার পর্যটকদের আকর্ষণ করার জন্য নির্মিত হয়েছিল, এবং এটি ২০০৭ সালে ঘূর্ণিঝড় সিডারের পর বন্যা ত্রাণে উল্লেখযোগ্য সহায়তা প্রদান করে।
বর্তমানে এটি বাংলাদেশের অব্যবহৃত বিমানবন্দরগুলির একটি। বাংলাদেশ সরকারের অপর্যাপ্ত তহবিলের কারণে এটি পুরোপুরি নির্মিত হয়নি। কিন্তু কুয়াকাটায় পর্যটকদের চাপ বেড়ে যাওয়ায় পটুয়াখালী কর্তৃপক্ষ বিমানবন্দর নির্মাণ সম্পন্ন করার কথা বিবেচনা করছে। এটি বর্তমানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন, যার জন্য এটি একটি জরুরী রানওয়ে হিসেবে কাজ করে, কিন্তু ভবিষ্যতে এটিকে বেসামরিক বিমানবন্দর হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের বিমানবন্দর | পটুয়াখালী বিমানবন্দর |
ময়মনসিংহ-২৫ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি ময়মনসিংহ জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
ময়মনসিংহ-২৫ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৭৯ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
বিষয়শ্রেণী:ময়মনসিংহ জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
বিষয়শ্রেণী:ময়মনসিংহ জেলা
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৯-এ বিলুপ্ত | ময়মনসিংহ-২৫ |
পুনর্নির্দেশ কর্ণাটক সরকারি পলিটেকনিক | সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, কর্ণাটক |
কুলদীপ সিংহ গাঙ্গোয়ার ভারতের উত্তরপ্রদেশের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি কামইমগঞ্জ আসন থেকে ২০০৭-২০১২ মেয়াদে উত্তর প্রদেশ বিধানসভার সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:উত্তরপ্রদেশ বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | কুলদীপ সিংহ গাঙ্গোয়ার |
পুনম দেবী একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের সন্ত কবির নগর জেলার ধনঘাটার বাকৌলি কালা গ্রামের বর্তমান সরপঞ্চ । তিনি দুর্নীতিবিরোধী কর্মী যিনি গ্রাম উন্নয়ন এবং সামাজিক সমস্যাতেও মনোনিবেশ করেন। তিনি বর্তমানে দরিদ্র গ্রামগুলির উন্নয়নের লক্ষ্যে নতুন উন্নয়ন কৌশল তৈরিতে মনোনিবেশ করছেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | পুনম দেবী |
শায়লা রানী রাওয়াত উত্তরাখণ্ডের ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা। তিনি কেদারনাথের প্রতিনিধিত্বকারী বিধানসভার সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ২০১২ সালের উত্তরাখণ্ডের রাজ্য নির্বাচনে তিনি কেদারনাথ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। উত্তরাখণ্ড রাজনৈতিক সঙ্কটের পরে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগদানের আগে পর্যন্ত তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৭-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:উত্তরাখণ্ড বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ | শায়লা রানী রাওয়াত |
আব্বাস মুসা একজন বাংলাদেশী ক্রিকেটার । তার ১৫ ই মার্চ ২০২০ সালে ঢাকা প্রিমিয়ার বিভাগ ক্রিকেট লিগের পারটেক্স স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে লিস্ট এ ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:পারটেক্স স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | আব্বাস মুসা |
এল ভেঙ্কটসান একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং তিরুকোয়েলুর নির্বাচনী এলাকা থেকে তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য ছিলেন। তিনি দেশিয়া মুপোক্কু দ্রাবিড় কড়গম পার্টির প্রতিনিধিত্ব করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | এল ভেঙ্কটসান |
পুনর্নির্দেশ আল জাজিরা ইনভেস্টিগেটস | I-Unit |
পুনর্নির্দেশ ওরা প্রধানমন্ত্রীর লোক | অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার'স মেন |
কে তামিল আজাগান হলেন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং তিতকুডি নির্বাচনী এলাকা থেকে তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য। তিনি দেসিয়া মুপোক্কু দ্রাবিড় কড়গম পার্টির সদস্য।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | কে তামিল আজাগান |
কারেন অ্যান মার্শ (; জন্ম: ২৬ ডিসেম্বর, ১৯৫১) হোয়াঙ্গারেই এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক প্রমিলা ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৭০-এর দশকের শেষদিকে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন। ১৯৭৮ সালের মহিলাদের ক্রিকেট বিশ্বকাপে একমাত্র খেলায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি।
দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন কারেন মার্শ। বিখ্যাত ক্রিকেটার রিচার্ড হ্যাডলি’র সাথে পরিণয়সূত্র স্থাপন করায় তিনি বিবাহ পরবর্তীকালে কারেন হ্যাডলি নামে পরিচিত ছিলেন।
খেলোয়াড়ী জীবন
নিউজিল্যান্ডের নর্থ আইল্যান্ডের হোয়াঙ্গারেই এলাকায় কারেন মার্শের জন্ম। তবে, ক্যান্টারবারির পক্ষে ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন তিনি। অল-রাউন্ডার হিসেবে পেস বোলিং করে থাকেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন কারেন মার্শ। ৮ জানুয়ারি, ১৯৭৮ তারিখে ডেকানের হায়দ্রাবাদে অনুষ্ঠিত মহিলাদের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার একমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ ছিল। তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।
ভারতে অনুষ্ঠিত ১৯৭৮ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের সদস্যরূপে একমাত্র ওডিআইয়ে অংশ নিয়েছেন। ছয় নম্বরে ব্যাটিং নেমে ১৭ বল মোকাবেলান্তে ১৪ রান তুলেন। তবে, তাকে বোলিংয়ের জন্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। বিখ্যাত ক্রিকেটার স্যার রিচার্ড হ্যাডলি’র সাথে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। এ দম্পতির দুই পুত্র রয়েছে। তবে, পরবর্তীতে তারা বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটান।
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
সুজি বেটস
সোফি ডিভাইন
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দলসমূহের বর্তমান তালিকা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী পরিবারের তালিকা
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৫১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ক্যান্টারবারি ম্যাজিসিয়ান্সের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডীয় মহিলা ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডের মহিলা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:হোয়াঙ্গারেই থেকে আগত ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:হ্যাডলি পরিবার | কারেন মার্শ |
ম্যাসাচুসেটস, আনুষ্ঠানিকভাবে কমনওয়েলথ অব ম্যাসাচুসেটস, উত্তর-পূর্ব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইংল্যান্ড অঞ্চলের সর্বাধিক জনবহুল রাজ্য। এটি পূর্ব দিকে আটলান্টিক মহাসাগর, দক্ষিণে কানেকটিকাট ও রোড আইল্যান্ড, উত্তরে নিউ হ্যাম্পশায়ার ও ভার্মন্ট এবং পশ্চিমে নিউ ইয়র্ক দ্বারা সীমাবদ্ধ। ম্যাসাচুসেটসের রাজধানী বোস্টন, যা নিউ ইংল্যান্ডের সর্বাধিক জনবহুল শহর। এটি বৃহত্তর বোস্টন মহানগর অঞ্চল, আমেরিকান ইতিহাস, শিক্ষাবিদ ও শিল্পের উপর প্রভাবশালী একটি অঞ্চল। মূলত কৃষি, মৎস্য শিকার ও বাণিজ্যের উপর নির্ভরশীল [৪৫] ম্যাসাচুসেটস শিল্প বিপ্লবের সময় উৎপাদন কেন্দ্রে রূপান্তরিত হয়। [৪ 46] একবিংশ শতাব্দীতে ম্যাসাচুসেটসের অর্থনীতি উৎপাদন শিল্প থেকে পরিষেবাসমূহে স্থানান্তরিত হয়। [47] আধুনিক ম্যাসাচুসেটস জৈবপ্রযুক্তি, প্রকৌশল, উচ্চশিক্ষা, অর্থসংস্থান ও সামুদ্রিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয়। [
প্লিমথের পরে নিউ ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় উপনিবেশ হল ১৬০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত পোফম উপনিবেশ, যা এখন মেইন। [৪৯] প্লিমথ ১৬২০ সালে মেফ্লাওয়ারের নবাগত যাত্রীবর্গদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। সালেম ও তার আশেপাশের শহর ১৬৯২ সালে আমেরিকাতে গণ মৃগীরোগের সবচেয়ে কুখ্যাত ঘটনাগুলির একটি সালেম জাদুকরী বিচারের অভিজ্ঞতা অর্জন করে। [৫০] জেনারেল হেনরি নক্স ১৭৭৭ সালে স্প্রিংফিল্ড আর্মরি প্রতিষ্ঠা করেন, যা শিল্প বিপ্লবের সময় বিনিময়যোগ্য অংশসমূহ সহ অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত অগ্রগতি অর্জন করে। [৫১] বিঘ্নিত আমেরিকান বিপ্লব যুদ্ধের প্রবীণদের নেতৃত্বে ১৭৮৬ সালের একটি জনবহুল শাই বিদ্রোহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাংবিধানিক কনভেনশনকে প্রভাবিত করে। [52] অষ্টাদশ শতাব্দীতে, নর্থহ্যাম্পটনের প্রচারক জোনাথন এডওয়ার্ডসের থেকে প্রোটেস্ট্যান্টদের প্রথম মহান জাগরণ উদ্ভূত হয়, যা ব্রিটেন ও তেরো উপনিবেশকে সরিয়ে নিয়েছিল। [৫৩] বোস্টন অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষের দিকে আন্দোলনের জন্য "ক্রেডল অব লিবার্টি" [৫৪] হিসাবে পরিচিতি পায়, যা পরবর্তীকালে আমেরিকান বিপ্লবের দিকে পরিচালিত করে।
কমনওয়েলথ অব ম্যাসাচুসেটস সমগ্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে একটি শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক, বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক ভূমিকা পালন করেছে। আমেরিকান গৃহযুদ্ধের আগে ম্যাসাচুসেটস বিলোপবাদী, মেজাজীকরণ, [55] ও অতীন্দ্রিয়বাদ [56] আন্দোলনের কেন্দ্র ছিল। [57] ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে, বাস্কেটবল ও ভলিবলের খেলা যথাক্রমে পশ্চিম ম্যাসাচুসেটসের স্প্রিংফিল্ড ও হলিওক শহরে উদ্ভাবিত হয়। [৫৮] [৫৯]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ম্যাসাচুসেট্স
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য | ম্যাসাচুসেটস |
আবেস্তা বা জেন্দ আবেস্তা হল জরাথুস্ট্রবাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। এটি আবেস্তা ভাষায় রচিত। আবেস্তাকে ফারসি ও ইংরেজি সহ অন্যান্য ভাষায়ও অনুবাদ করা হয়েছে। এর প্রাচীনতম অংশ হল গাঁথাসমূহ, যেগুলো স্বয়ং জরাথ্রুস্ট্র দ্বারা রচিত ধর্মীয় স্তবজ্ঞান। জরাথুস্ট্রবাদে আরও দুটি ধর্মীয় গ্রন্থ রয়েছে যার নাম দেওয়া হয়েছে দেনকার্দ এবং আরদাভিরাফ নমক। আবেস্তা বা জেন্দ আবেস্তা নামটি দ্বারা ধর্মীয় ভাষা এবং ধর্মীয় গ্রন্থ উভয়কেই বোঝায়। জারথুস্ট্র ধর্মের বিশাল সাহিত্য (পারস্য/ইরানে আরব মুসলিমদের বিজয়ের আগে মূল ধর্ম) যে ভাষার আশ্রয় নিয়ে তৈরি হয়েছিল, তাকে 'আবেস্তা' বা 'আভস্তাই ভাষা' বলা হয়। উক্ত সাহিত্যে নবী জরাথুস্ট্র বা তাঁর সমসাময়িক অনুসারীদের ভাষার নাম কি ছিল বা কথ্য ভাষা কি ছিল তার কোনও প্রমাণ পাওয়া যায় নি। তবে ঐতিহ্য অনুসারে প্রমাণিত হয় যে সেই ভাষা ও সাহিত্যের নামটিও ছিল "অবিস্তক"। অনুমান করা হয় যে "বিদ" (জানা) এই শব্দের মূলধাতু, যার অর্থ 'জ্ঞান' বা 'প্রজ্ঞা'।
আবেস্তা সাহিত্য দীর্ঘকাল ধরে রচিত হয়েছিল। প্রথমদিকে এই সাহিত্য মৌখিক আকারে ছিল (অলিপিবদ্ধ) তবে পরে তা লিপিবদ্ধ হয়। সময়ের প্রবাহে এই বিশাল সাহিত্যের একটি বৃহৎ অংশ ধ্বংস হয়ে গেছে, তবে এখনও এর অনেক অংশ সুরক্ষিত আছে। আবেস্তা তার বর্তমান আকারে বিভিন্ন উৎস থেকে প্রাপ্ত সামগ্রীর সংকলন। এই সংকলিত উপাদানের বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন সময়ে রচিত হয় এবং এগুলির প্রকৃতিও একে অপরের থেকে অনেক আলাদা। তদুপরি, কেবলমাত্র আভস্তাই ভাষার সামগ্রীটিকে 'আবেস্তা' হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এটিতে ধর্মীয় বিষয়বস্তু ছাড়াও সাধারণ (অ-ধর্মীয়) সামগ্রী রয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তি আবেস্তার সামগ্রিক সামগ্রিকে আলাদাভাবে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন। জিন কেলেনস আবেস্তাকে ইয়াসনা, ইয়াশ্ত, ভিসপেরাদ (ইয়াজাতা), ভেন্দিদাাদ, সিরোজা, নিয়াশ, আফরিংগান, বিবিধ (খন্ধ), গাহ এবং খোরদেহ আবেস্তা নামক বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করেছেন।
হিন্দুধর্মের ঋগ্বেদের সঙ্গে আবেস্তার শক্তিশালী ভাষাগত মিল রয়েছে।
ঋগ্বেদের সঙ্গে সমজাতীয় পরিভাষা
নীচে ঋগ্বেদ এবং আবেস্তার তুলনামূলক ভাষাগত বিশ্লেষণ থেকে প্রাপ্ত সমজাতীয় পদগুলির একটি তালিকা দেওয়া হল। উভয় সংগ্রহই প্রোটো-ইন্দো-ইরানীদের থেকে পৃথক হয়ে (আনুমানিক দ্বিতীয় সহস্রাব্দ খ্রিস্টপূর্ব) তাদের নিজ নিজ ভারতীয় ও ইরানি শাখায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পরের প্রস্তাবিত সময় থেকে নেওয়া।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জরাথ্রুস্টবাদ
বিষয়শ্রেণী:ধর্মগ্রন্থ | আবেস্তা |
হামিদুল ইসলাম (জন্ম: ১৭ মে ১৯৯৫) একজন বাংলাদেশী ক্রিকেটার । তিনি ১১ মার্চ ২০১৯ সালে ২০১৮-২০১৯ ঢাকা প্রিমিয়ার বিভাগ ক্রিকেট লিগে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে লিস্ট এ ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে। ২৫শে ফেব্রুয়ারী, ২০১৯ সালে ঢাকা প্রিমিয়ার বিভাগ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগের শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে টি-টোয়েন্টি আত্মপ্রকাশ করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৫-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী ক্রিকেটার | হামিদুল ইসলাম (ক্রিকেটার) |
এম অরুণ সুব্রামনিয়ান একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং তিরুট্টানি নির্বাচনী এলাকা থেকে ১৪তম তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য ছিলেন। তিনি দেসিয়া মুপোক্কু দ্রাবিড় কড়গম পার্টির প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
২০১৬ সালের নির্বাচনে এই আসন থেকে প্রধানমন্ত্রী নরসিমহান জিতেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | এম অরুণ সুব্রামনিয়ান |
এস সেন্থিলকুমার একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং থিরুভেরম্ভুর আসন থেকে তামিলনাড়ু বিধানসভার সাবেক সদস্য। তিনি দেসিয়া মুপোক্কু দ্রাবিড় কড়গম পার্টির প্রতিনিধিত্ব করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | এস সেন্থিলকুমার |
ফিলিপাইন জাতীয় ফুটবল দল (, ) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিলিপাইনের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ফিলিপাইনের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিলিপাইন ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৩০ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯১৩ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি তারিখে, ফিলিপাইন প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ফিলিপাইনের ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে ফিলিপাইন চীনকে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
২০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট পানাদ স্টেডিয়ামে আজকাল নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ফিলিপাইনের পাসিগে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ইউনাইটেড সিটির মধ্যমাঠের খেলোয়াড় স্টেফান শ্রোক।
ফিলিপাইন এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপে ফিলিপাইন এপর্যন্ত মাত্র ১ বার অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তারা শুধুমাত্র গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছে। এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপে ফিলিপাইন এপর্যন্ত ৩ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৪ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা ফিলিস্তিনের কাছে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। এছাড়াও, এএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপে ফিলিপাইনের সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১০, ২০১২, ২০১৪, এবং ২০১৮ এএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমি-ফাইনালে পৌঁছানো।
ফিল ইয়াঙ্গাসব্যান্ড, জেমস ইয়াঙ্গাসব্যান্ড, এমেলিও কামিগদং, আনহেল গুইরাদো এবং স্টেফান শ্রোকের মতো খেলোয়াড়গণ ফিলিপাইনের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৮ সালের মে মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে ফিলিপাইন তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (১১১তম) অর্জন করে এবং ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৯৫তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে ফিলিপাইনের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৩৬তম (যা তারা ২০১৫ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২১৮। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা বিশ্বকাপ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফিফা-এ ফিলিপাইন জাতীয় ফুটবল দল
এএফসি-এ ফিলিপাইন জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:ফিলিপাইন জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:এশিয়ার জাতীয় ফুটবল দল | ফিলিপাইন জাতীয় ফুটবল দল |
এম ডি রামস্বামী একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং তামিলনাড়ুর বিধানসভার প্রাক্তন সদস্য ছিলেন। ১৯৫৭ সালের নির্বাচনে অরূপপুকোটাই নির্বাচনী এলাকা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে তিনি তামিলনাড়ু বিধানসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
লোকসভায় এটি অবহিত করনো হয়েছিল যে, শ্রীযুক্ত এমডি রামসামি ১৯৫৭ সালের ২৫ শে মার্চ বিকাল থেকে তাঁর আসন থেকে পদত্যাগ করেছেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ুর রাজনীতিবিদ | এম ডি রামস্বামী |
আর নবনিথ কৃষ্ণ পান্ডিয়ান ছিলেন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং বিধানসভার প্রাক্তন সদস্য। ১৯৮০ সালের নির্বাচনে আলাঙ্গুলাম আসন থেকে গান্ধী কামরাজ কংগ্রেস পার্টির প্রার্থী হিসাবে তিনি তামিলনাড়ু আইনসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ুর রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | আর নবনিথ কৃষ্ণ পান্ডিয়ান |
পুনর্নির্দেশ সুড্ডি সংগাতি | সুড্ডি সাঙ্গাতি |
পুনর্নির্দেশ যমুনাবাই বাইকর | যমুনাবাই ওয়াইকর |
পুনর্নির্দেশ দিনমণি | দিনামানি |
কে ভি নান্নান ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে চেঙ্গাম আসন থেকে তামিলনাড়ু বিধানসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন, যা তফশিলি জাতির প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত ছিল। তিনি দ্রাবিড় মুন্নেত্র কড়গম (ডিএমকে) দলের প্রার্থী ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গমের রাজনীতিবিদ | কে ভি নান্নান |
পুনর্নির্দেশ অশ্বিন চিতালে | আশ্বিন চিতালে |
পুনর্নির্দেশ নয়নরাজ পাণ্ডে | নয়ন রাজ পান্ডে |
পুনর্নির্দেশ দুষ্যন্ত ওঝা | দুশায়ন্ত ওঝা |
ঢাকা-২২ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি ঢাকা জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
ঢাকা-২২ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা জেলা
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ বিলুপ্ত | ঢাকা-২২ |
এ বি সাক্তিভেল মুদালিয়ার হলেন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং সালেম দক্ষিণ নির্বাচনী এলাকা থেকে তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য। তিনি আন্না দ্রাবিড় মুন্নেত্র কড়গম পার্টির প্রতিনিধিত্ব করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:সর্বভারতীয় আন্না দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গমের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি | এ বি সাক্তিভেল মুদালিয়ার |
পুনর্নির্দেশ ষণ্মুখ নাটার | শানমুগা নাদের |
পুনর্নির্দেশ কুলধর চালিহা | কুলাধর ছালিহা |
পুনর্নির্দেশ ইয়ারাম বেঙ্কটেশ্বররেড্ডি | ইয়ারাম ভেঙ্কটেশ্বররেড্ডি |
পি ভি কাঠিরাভন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং উসিলামপট্টি আসন থেকে তামিলনাড়ু বিধানসভার সাবেক সদস্য। তিনি অল ইন্ডিয়া ফরোয়ার্ড ব্লকের প্রতিনিধিত্ব করেন। তিনি জাতীয় উপ-চেয়ারম্যান এবং অল ইন্ডিয়া ফরোয়ার্ড ব্লকের তামিলনাড়ু রাজ্যের সাধারণ সম্পাদক
কাঠিরাভন পিএন ভাল্লারাশুর ভাগ্নে, যিনি ১৯৮৯ ও ১৯৯৬ সালে উসিলামপট্টি আসন থেকে জয়ী হন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:সারা ভারত ফরওয়ার্ড ব্লকের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | পি ভি কাঠিরাভন |
পুনর্নির্দেশ ইয়েলুরি সাম্বশিব রাও | ইয়েলুরি সামবাসিভা রাও |
পুনর্নির্দেশ মজ্জি সুন্দরাইয়া পত্রুড়ু | মাজি সুন্দরায়া পাত্রুদু |
এন ভি গুরুসাম্য নাইডু ছিলেন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং তামিলনাড়ুর বিধানসভার প্রাক্তন সদস্য। ১৯৭১ সালের নির্বাচনে অ্যান্ডিপট্টি আসন থেকে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে তামিলনাড়ু বিধানসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ুর রাজনীতিবিদ | এন ভি গুরুসাম্য নাইডু |
পি এস এল্লাপ্পান একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং তামিলনাড়ুর বিধানসভার প্রাক্তন সদস্য ছিলেন । ১৯৬৭ সালের নির্বাচনে তিনি আচারপকম আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে তামিলনাড়ু আইনসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ুর রাজনীতিবিদ | পি এস এল্লাপ্পান |
পি চোকলিঙ্গম একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং বিধানসভার প্রাক্তন সদস্য ছিলেন। ১৯৫২ সালের নির্বাচনে আম্বসামুদ্রম আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে তিনি তামিলনাড়ু আইনসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ুর রাজনীতিবিদ | পি চোকলিঙ্গম |
লথা আথিয়ামান এছাড়াও বানান লথা আধিয়ামান, একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ২০০৯ সালে উপনির্বাচনে তিরুমঙ্গলম আসন থেকে দ্রাবিড় মুন্নেত্রা কড়গমের সদস্য হয়ে তামিলনাড়ু বিধানসভায় বিজয়ী হয়েছিলেন। তিনি তাঁর সর্বভারতীয় আন্না দ্রাবিড় মুন্নেত্র কাজগমের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এম মুথুরমলিঙ্গমকে প্রায় ৪০,০০০ ভোটে তীব্রভাবে পরাজিত করেছিলেন।
আথিয়ামান হলেন এমসিএসএ আধিয়ামানের বিধবা, একই আসনে কাজ করেছেন বিধানসভার আরেক সদস্য।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গমের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ | লথা আথিয়ামান |
পুনর্নির্দেশ রামবৃক্ষ সদা | রামব্রীকিশ সাদা |
ভানু কুমার শাস্ত্রী (২৯ অক্টোবর ১৯২৫ - ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮) ভারতের রাজস্থান রাজ্যের উদয়পুর থেকে লোকসভার সদস্য ছিলেন। তিনি জনসংঘের রাজস্থান রাজ্য ইউনিটের সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
পার্লামেন্টফিন্ডিয়া
বিষয়শ্রেণী:১৯২৫-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০১৮-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ষষ্ঠ লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জন সংঘের রাজনীতিবিদ | ভানু কুমার শাস্ত্রী |
আইডিয়াল কলেজ (; ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজ নামেও পরিচিত) প্রাচীনতম বেসরকারি কলেজ( ভারতীয় উপমহাদেশে 'একাদশ ও দ্বাদশ' শ্রেণি শিক্ষাবর্ষ সমন্বিত উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলিকে প্রায়শই কলেজ বা মহাবিদ্যালয় হিসাবে উল্লেখ করা হয়) বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও মানবিক উভয়ের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রদান পাশাপাশি উচ্চশিক্ষার পর্যায়ে দক্ষতার সাথে সমসাময়িক ধারণা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের মধ্যে উচ্চশিক্ষা মূলক বিষয় পরিচালনা করা হচ্ছে।
ইতিহাস
আইডিয়াল কলেজ ঢাকা শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত যা পাঁচ দশক ধরে টেকসই শিক্ষায় তার অবদান প্রদান করে আসছে। আলোকিত জাতি গঠনের জন্য এই কলেজ ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় যার একটি গৌরবময় ঐতিহ্য আছে। দীর্ঘ যাত্রার মাধ্যমে আইডিয়াল কলেজ বাংলাদেশের জনগণের হৃদয়ে নিজস্ব স্থায়ী অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। পাঠদান এবং সহশিক্ষা কার্যক্রম এই কলেজের সৌহার্দ্যপূর্ণ এবং শিক্ষকদের দ্বারা পরিচালিত হয়। এই কলেজে আঠারোটি বিভাগ, ৮৩ জন শিক্ষক এবং প্রায় ষাট জন প্রশাসনিক কর্মচারী রয়েছেন। ১ম বর্ষ ও ২য় বর্ষ সহ এইচএসসি পর্যায়ে, প্রায় চার হাজার শিক্ষার্থী যারা বিজ্ঞান, মানবিক এবং বাণিজ্য শাখা হিসাবে পড়াশোনা করছে।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
শিক্ষার্থীরা তাদের একাডেমিক পাঠ্যক্রমের বাইরে বিভিন্ন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে।
ক্লাব
আইডিয়াল কলেজ ডিবেটিং ক্লাব
আইডিয়াল কলেজ ফটোগ্রাফি ক্লাব
আইডিয়াল কলেজ বিজ্ঞান ক্লাব
আইডিয়াল কলেজ কমার্স ক্লাব
আইডিয়াল কলেজ সাংস্কৃতিক ক্লাব
আইডিয়াল কলেজ রোভার স্কাউট
আইডিয়াল কলেজ ব্লাড ব্যাংক
আরও দেখুন
বাংলাদেশের কলেজগুলির তালিকা
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির তালিকা
বাংলাদেশে শিক্ষা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৯-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা জেলার কলেজ | আইডিয়াল কলেজ |
কৃষ্ণেন্দ্র কৌর (দীপা) লোকসভার প্রাক্তন সদস্য। তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী হিসাবে রাজস্থানের ভরতপুর থেকে লোকসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ভরতপুরের প্রাক্তন রাজপরিবারের একজন ছিলেন। তিনি ১৯৫৪ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং জয়পুরের মহারাণী গায়ত্রী দেবী বালিকা পাবলিক স্কুল থেকে তাঁর পড়াশোনা হয়েছিল। তিনি নাদবাই থেকে রাজস্থান বিধানসভার সদস্য ছিলেন।
২০০৮ সালে রাজস্থান বিধানসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
[ স্থায়ী মৃত লিঙ্ক ]
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৪-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:রাজস্থান বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:রাজস্থানের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:দশম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:সমাজবাদী পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় রাজনীতিবিদ | কৃষ্ণেন্দ্র কৌর (দীপা) |
ঢাকা-২৫ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি ঢাকা জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
ঢাকা-২৫ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা জেলা
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ বিলুপ্ত | ঢাকা-২৫ |
অশ্বিনী শর্মা ভারতীয় জনতা পার্টি, পাঞ্জাব ইউনিটের সভাপতি। তিনি পাঞ্জাব রাজ্য বিধানসভার সদস্য।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:পাঞ্জাব বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
en:Ashwini Sharma | অশ্বিনী শর্মা |
ব্রিজ ভূষণ মেহরা পাঞ্জাব বিধানসভার স্পিকার এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ছিলেন। ১৯৯১ সালে অমৃতসরে সন্দেহভাজন জঙ্গিরা তাকে হত্যা করেছিল।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৯১-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:পাঞ্জাব বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:গুপ্তহত্যার শিকার ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত | ব্রিজ ভূষণ মেহরা |
মেহতাব সিংহ গ্রেওয়াল (জন্ম ১৮৫7) বিশ শতকের গোড়ার দিকে নাভা রাজ্যের মহারাজা হীরা সিংহের দরবারে রাজপরিবারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। পাঞ্জাবে মান্ডি ব্যবস্থা প্রবর্তনের কৃতিত্ব মেহতাবকে দেয়া হয়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৮৫৭-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:পাঞ্জাব, ভারতের রাজনৈতিক দপ্তর-ধারক
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:মৃত্যুর সাল অনুপস্থিত
en:Mehtab Singh Grewal | মেহতাব সিংহ গ্রেওয়াল |
থাম্ব|কুসুম তেতে
কুসুম তেতে ওড়িশার ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ। তিনি ২০১৯ সালে ওড়িশা বিধানসভা নির্বাচনে সুন্দরগড় আসন থেকে ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বিজু জনতা দলের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | কুসুম তেতে |
আনাম নায়েক একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং বিজু জনতা দলের সিনিয়র সদস্য। তিনি ভবানীপাটনা আসন থেকে বিজেডি বিধায়ক হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | আনাম নায়েক |
মোহাম্মদ ইউসুফ আবুল ফারাহ তারতুসী () একজন বিখ্যাত সুফি মুসলিম দরবেশ। তাকে সুফি তরিকার অন্যতম সাধারণ পূর্বপুরুষ হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যা মহানবী হযরত মুহাম্মদ (দ.) এর সাথে এক অবিচ্ছিন্ন ধারায় সংযুক্ত।
জীবনী
আধ্যাত্মিক ধারা
মুহাম্মদ
আলী
হাসান বসরী
হাবীব আল আজমী
দাঊদ তাঈ
মারূফ কারখী
ছিররিউ সাকতী
জুনাইদ বাগদাদী
আবু বকর শিবলী
আবদুল আজিজ বিন হারস বিন আসাদ ইয়েমেনী
আবুল ফজল আবদুল ওয়াহিদ ইয়েমেনী তামিমী
হযরত মোহাম্মদ ইউসুফ আবুল আল-ফারাহ তারতুসী (রা.)
মৃত্যু
আরো পড়ুন
Crimingham, J. Spencer. The Sufi Orders in Islam. Oxford University Press, New York, 1998.
Tazkira Mashaikh Qadria, Mohammad Deen Kaleem, Noori Kutb Khana Lahore, Pakistan.
Tareekh Mashaikh Qadria, Mohammad Sadiq Kasuri, Zawia Publications Lahore, Pakistan.
Tazkira Mashaikh Qadria Fazila, Asrar Al-Hasan Qadri, Tasawwuf Foundation Lahore, Pakistan, .
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১০১৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১০৫৫-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:তপস্বী
বিষয়শ্রেণী:সিরীয় সুফি | মোহাম্মদ ইউসুফ আবু আল-ফারাহ তারতুসী |
পল লিঙ্গডোহ একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং কবি, যিনি ১৯৭২ সালে মেঘালয়ের শিলংয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ২০১৪ সাল পর্যন্ত তিনি ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কার্যনির্বাহী প্রেসিডেন্ট এবং মেঘালয়ের বিধানসভার সদস্য। ২০০৯ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনে ইউডিপি প্রার্থী হিসাবে তিনি শিলং লোকসভা আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন
তার স্ত্রী সুইটি পালা ২০১৬ সালের জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত খাসি ভাষার চলচ্চিত্র ওনাটায় মুখ্য অভিনেতা ছিলেন
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:মেঘালয়ের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
en:Paul Lyngdoh | পল লিঙ্গডোহ |
মার্থন সাংমা একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টির সদস্য। সাংমা উত্তর গারো পাহাড় জেলার মেন্দিপাথর আসন থেকে ২০১৩ সালে মেঘালয় বিধানসভার সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
en:Marthon Sangma | মার্থন সাংমা |
লিশটেনস্টাইন জাতীয় ফুটবল দল (, ) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে লিশটেনস্টাইনের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম লিশটেনস্টাইনের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা লিশটেনস্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৭৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই বছর হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৮১ সালের ১৪ই জুন তারিখে, লিশটেনস্টাইন প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; দক্ষিণ কোরিয়ায় দেজনে অনুষ্ঠিত লিশটেনস্টাইন এবং মাল্টার মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছে।
৮,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট রাইনপার্ক স্টেডিয়ামে নীল-লাল নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় লিশটেনস্টাইনের শানে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন মার্টিন স্টকলাসা এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন রেড স্টার জুরিখের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় মার্টিন বুখেল।
লিশটেনস্টাইন এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপেও লিশটেনস্টাইন এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
পিটার সেহলে, মারিও ফ্রিক, মার্টিন স্টকলাসা, ফ্রানৎস বুর্খমায়ার এবং মিখেলে পোলভিরেনোর মতো খেলোয়াড়গণ লিশটেনস্টাইনের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৮ সালের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে লিশটেনস্টাইন তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (১১৮তম) অর্জন করে এবং ২০১৭ সালের জুলাই মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৯১তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে লিশটেনস্টাইনের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৪৫তম (যা তারা ১৯৮৪ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৮৩। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা বিশ্বকাপ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফিফা-এ লিশটেনস্টাইন জাতীয় ফুটবল দল
উয়েফা-এ লিশটেনস্টাইন জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:লিশটেনস্টাইন জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:ইউরোপের জাতীয় ফুটবল দল | লিশটেনস্টাইন জাতীয় ফুটবল দল |
ক্রুপাসিন্ধু ভোই (জন্ম: ৫ আগস্ট ১৯৪২, গ্রাম: তম্পর, সম্বলপুর (উড়িষ্যা)) ভারতের উড়িষ্যার রাজ্যের সম্বলপুর (লোকসভা কেন্দ্রের) থেকে ৭ম লোকসভা সদস্য।
তিনি একই আসন থেকে অষ্টম, দশম ও একাদশ লোকসভা নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:সপ্তম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:অষ্টম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:দশম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:একাদশ লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ওড়িশার রাজনীতিবিদ | কৃপাসিন্ধু ভোই |
পুনর্নির্দেশ কেশবপ্রসাদ চন্দ্রা | কেশা প্রসাদ চন্দ্র |
পুনর্নির্দেশ কাঞ্জিভাই তালপদ | কাঞ্জিভাই তালপাদে |
পুনর্নির্দেশ সঙ্গনগৌড়া বসনাগৌড়া পাটিল | সংঘনগৌদা বাসনাগৌদা পাতিল |
পুনর্নির্দেশ এ সভাপতি মুদলিয়ার | এ সভাপতি মুদালিয়ার |
বরগুনা সরকারি কলেজ বাংলাদেশের বরগুনা জেলার বরগুনা সদর উপজেলার অন্তর্গত একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত কলেজটি উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট, ডিগ্রি ও কিছু স্নাতক পর্যায়ের সার্টিফিকেট প্রদান করে।
ইতিহাস
বিবরণ
অবকাঠামো
প্রশাসন
শিক্ষা কার্যক্রম ও পদ্ধতি
সামাজিক কার্যক্রম
পুরস্কার ও সম্মাননা
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী
চিত্রশালা
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সরকারি কলেজ
বিষয়শ্রেণী:বরগুনা জেলার কলেজ
বিষয়শ্রেণী:বরগুনা জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | বরগুনা সরকারি কলেজ |
বামনা ডিগ্রী কলেজ বাংলাদেশের বরগুনা জেলার বামনা উপজেলার অন্তর্গত একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৮২ সালে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত কলেজটি উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট ও ডিগ্রি পর্যায়ের সার্টিফিকেট প্রদান করে।
ইতিহাস
কলেজটি ১৯৮২ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৮৫ সালে বি.এ(পাস) কোর্স ও ২০০৫ সালে স্নাতক শ্রেনী খোলা হয়। তারিখে কলেজটিকে প্রথম এমপিওভুক্ত করা হয়।
বিবরণ
অবকাঠামো
প্রশাসন
শিক্ষা কার্যক্রম ও পদ্ধতি
সামাজিক কার্যক্রম
পুরস্কার ও সম্মাননা
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী
চিত্রশালা
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সরকারি কলেজ
বিষয়শ্রেণী:বরগুনা জেলার কলেজ
বিষয়শ্রেণী:বরগুনা জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
বিষয়শ্রেণী:বরগুনা জেলার সরকারি কলেজ | বামনা ডিগ্রী কলেজ |
স্থপতি কাসেমি () (১৫৭০-১৬৫৯), আলবেনিয়ার সাবেক স্ক্রাপার জেলার গ্রেমশে (টমোরিক) জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ছিলেন অটোমান শাস্ত্রীয় স্থাপত্যের একজন আলবেনিয় পন্ডিত ছিলেন। তিনি ইস্তাম্বুলে স্থাপত্যে স্নাতক হন এবং স্থপতি মিমার সিনানের নিকটতম সহায়কদের মধ্যে স্থান পান।
১৬২২ সালে প্রধান আদালতের স্থপতি হাসান আগার মৃত্যুর পরে তিনি উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রধান স্থপতি হন এবং ইস্তাম্বুলের তোপকাপি প্রাসাদে বাগদাদ কিওস্ক, রেভান কিয়স্ক, টাইল্ড কিওস্কের মতো মূল স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেছেন। তিনি সরপুড়নুতে টপকাপ প্যালেস, বাস্কেটবল- মায়ার্স কিওস্কের সবচেয়ে সুন্দর একটি বিল্ডিং পুনর্নির্মাণ করেছিলেন। স্থপতি কাসিম আগা দ্বিতীয় বৃহত্তম কভার্ড শপিং মল, স্পাইস বাজার এমিনুরের নকশা করেন যা ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে স্থপতি মুস্তাফা দ্বারা সম্পন্ন করা হয়। তিনি যেমন আলবেনিয়ায় সরাইখানা, সেতু, বাথ সহ অনেক নির্মান কাজ করেন তেমনি বেরাত, কোরচের মতো মধ্যযুগীয় রাস্তাও নির্মান করেন।
আদালতের বিরোধের সাথে জড়িত হয়ে তিনি ১৬৪৪ সালে গ্যালিপলিতে নির্বাসিত হয়েছিলেন। এক বছর পরে তাকে ক্ষমা করা হয়েছিল এবং প্রাসাদে ফিরে এসেছিলেন। কাসেম আয়া স্থাপত্যের চেয়ে রাজনীতিতে বেশি পারদর্শী ছিলেন। সুতরাং, ক্রিপালি মেহমেট পানাকে উজিরে আজম পদে আরোহণ করতে সহায়তা করে তিনি অটোমান ইতিহাসে কপ্রালি যুগের সূচনা করেছিলেন। তিনি ১৬৫৯ সালে মারা যান।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৫৭০-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৬৫৯-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:উসমানীয় স্থপতি | স্থপতি কাসেমি |
পুনর্নির্দেশ উসমানীয় শাহজাদীদের তালিকা | উসমানীয় শাহজাদী |
মালমো ( ইংরেজিঃ Malmö ; ; ) স্কেনের সুইডিশ কাউন্টি (ল্যান) এর বৃহত্তম শহর। এটি স্টকহোম এবং গোথেনবার্গের পরে সুইডেনের তৃতীয় বৃহত্তম শহর এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ষষ্ঠ বৃহত্তম শহর, যার জনসংখ্যা ৩১৬,৫৮৮ (২০১৮ সালে পৌরসভা মোট ৩৩৮,২৩০) রয়েছে।
ইতিহাস
শহর হিসাবে মালমো প্রথম লিখিত উল্লেখ ১২৭৫ থেকে শুরু হয়েছে। ধারণা করা হয় যে তারিখের অল্প আগেই লন্ডের আর্চবিশপের নামে একটি সুরক্ষিত খাঁজ বা ফেরি বার্থ হিসাবে উত্তর-পূর্বে প্রায় ২০ কিলোমিটার (১২ মাইল) এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মালমো কয়েক শতাব্দী ধরে ডেনমার্কের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর ছিল। এর আসল নাম ছিল মালহাগ (বিকল্প বানান সহ), যার অর্থ "কাঁকনি পাইল" বা "ওরে হিল"। বিকল্প কাহিনীটি আরও মারাত্মক কাহিনী থেকে উদ্ভূত যা সূচিত করে যে কোনও মহিলার একসময় এখন শহরের চৌকোণে কীভাবে মিলের মধ্যে বসে ছিল। নামটির উৎপত্তি 'মাল ম্য' থেকে, যা 'গ্রাউন্ড আপ মেইডেন' এ অনুবাদ করে। ১৫৩৮ সালে স্থাপন করা একটি মিলস্টোনটি আজও শহর চত্বরে পাওয়া যাবে।
ভূগোল
মালমো স্কেন কাউন্টিতে সুইডেনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নিকটে, ১৩° ০০' পূর্ব এবং ৫৫° ৩৫' উত্তরে অবস্থিত।
শহরটি ট্রান্সন্যাশনাল আরসুন্ড অঞ্চলের অংশ এবং, ২০০২ সাল থেকে, পেরুতে পেরুতে পেরেকের সাথে ডেনমার্কের সাথে আরসুন্ড ব্রিজের সাথে যুক্ত হয়েছে। এই সেতুটি 1 জুলাই 2000 এ খোলা হয়েছিল এবং 8 কিলোমিটার (5 মাইল) (পুরো লিঙ্কটি মোট 16 কিলোমিটার) পরিমাপ করেছে, পাইলনগুলি 204.5 মিটার (670.9 ফুট) উল্লম্বভাবে পৌঁছেছিল। আরও উত্তরে হেলসিংবার্গ-হেলসিংয়ের ফেরি লিঙ্কগুলি ছাড়াও বেশিরভাগ ফেরি সংযোগ বন্ধ রয়েছে।
পরিবহন
আরেসুন্ড লাইন এর ট্রেনগুলি মালমোকে কোপেনহেগেন এবং কোপেনহেগেন বিমানবন্দরকে সংযুক্ত করে প্রতি ২০ মিনিটের (ঘণ্টায় গভীর রাতে) আরসুন্ড ব্রিজ অতিক্রম করে। ট্রিপটি প্রায় ৩৫-৪০ মিনিট সময় নেয়।
অতিরিক্তভাবে, X 2000 এবং Intercity trains (আন্তঃনগরীর) কয়েকটি ট্রেন স্টকহোম, গোথেনবার্গ এবং কলমার হয়ে ব্রিজটি পেরিয়ে কোপেনহেগেন বিমানবন্দরে থামে।
২০০৫ সালের মার্চ মাসে, সিটি টানেল নামে একটি নতুন রেল সংযোগে খননকাজ শুরু হয়েছিল, যা ২০১০ সালের ৪ ডিসেম্বর ট্রাফিকের জন্য উন্মুক্ত হয়েছে। এই সুড়ঙ্গটি মালমা সেন্ট্রাল স্টেশন থেকে দক্ষিণে ট্রায়ানগেলন রেলওয়ে স্টেশন থেকে হেলিয়েভ্যাং (হেলি মেডো) পর্যন্ত একটি আন্ডারগ্রাউন্ড স্টেশন হয়ে যায়। তারপরে, লাইনটি হাইলি স্টেশনে প্রবেশের জন্য পৃষ্ঠের উপরে আসে, এটি টানেল প্রকল্পের অংশ হিসাবে তৈরি হয়েছিল। হেলি স্টেশন থেকে, লাইনটি উভয় দিকেই বিদ্যমান আরসুন্ড লাইনের সাথে সংযোগ স্থাপন করে, আরেসুন্ড ব্রিজটি পশ্চিম দিকে অবস্থিত।
বিমান বন্দর
কোপেনহেগেন বিমান বন্দর ছাড়া মালমোতে নিজস্ব বিমানবন্দর রয়েছে, যা অন্তর্দেশীয় যাত্রার জন্য ব্যবহৃত হয়।
সড়ক
মোটরওয়ে সিস্টেমটি ইরসুন্ড ব্রিজের সাথে সংযুক্ত করা হয়েছে; ইউরোপীয় রুট E20 সেতুর উপর দিয়ে যায় এবং তারপরে, ইউরোপীয় রুটের সাথে E6 একসাথে সুইডেনের পশ্চিম উপকূলটি মালমো-হেলসিংবার্গ থেকে গোথেনবার্গের অনুসরণ করে। E6 পশ্চিম উপকূল বরাবর এবং নরওয়ে হয়ে বেরেন্টস সমুদ্রের নরওয়ের শহর কিরকনেস পর্যন্ত আরও উত্তর দিকে যায়। জেনকোপিং – স্টকহোম (E4) এর ইউরোপীয় রুট হেলসিংবুর্গ থেকে শুরু হয়। ভক্সজি – কালমার, ক্রিস্টিয়ানস্টাড – কার্লস্ক্রোনা, ইস্তাদ (ই 6565) এবং ট্রেলবার্গের দিকের প্রধান রাস্তাগুলি ফ্রিওয়ে হিসাবে শুরু হয়।
মালমোতে বাইক প্থ আছে, প্রায় ৪০% জাতায়াত সাইকেলের মাধ্যমে হয়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:সুইডেনের শহর | মালমো |
তিমুরিদ রেনেসাঁ নবজাগরণ এশীয় ও ইসলামী ইতিহাসের একটি ঐতিহাসিক সময় ছিল। এটি ইসলামি স্বর্ণযুগ শেষে শুরু হয়েছিল তৈমুরি সাম্রাজ্যতে, আজকের উজবেকিস্তান এবং আফগানিস্তানে। এর সময়কালটি ইতালীয় পুনর্জাগরণের আগে এসেছিল। এই বিস্ময়কর সময় ইসলামিক এবং পার্সিয়া আদর্শ উপর ভিত্তি করে ছিল। এই যুগের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছে সম্রাট তৈমুর লং, ইবনে খালদুন, শাহ রুখ, উলুগ বেগ এব সুলতান হুসেন বেয়াকারা। এই নবজাগরণ অটোম্যান টার্কি, সাফাভিড ইরান এবং মুঘল ভারতকে প্রভাবিত করেছিল।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:তৈমুরি সাম্রাজ্য
বিষয়শ্রেণী:মধ্য এশীয় সংস্কৃতি | তিমুরিদ রেনেসাঁ নবজাগরণ |
কর্ডাটা পর্বের প্রাণীদের গলবিল অঞ্চলের উভয় পার্শ্বে দেহ প্রাচীরের কিছু ছিদ্র বা রন্ধ্রের অবস্থান দেখা যায়। এই ছিদ্রগুলো গলবিলের ভেতরের ও বাইরের পরিবেশের সাথে সংযোগ রক্ষা করে। এরা ফুলকা রন্ধ্র (ইংরেজিঃ গিল স্লিটস) নামে পরিচিত। একেক প্রাণীতে এদের একেক ক্রিয়া রয়েছে। ল্যান্সেলেট প্রাণীসমূহে ফুলকা রন্ধ্রের প্রধান কাজ ফিল্টার ফিডিং এ সহায়তা করা। ফিল্টার ফিডিং এমন একটি পদ্ধতি যেখানে জলজ উদ্ভিদ পানি হতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র খাদ্যকণা ভক্ষণ করে। মৎস্য প্রজাতিতে ফুলকা রন্ধ্র ফুলকাকে ধারণ করে ও কয়েক লাইনবিশিষ্ট রন্ধ্র থাকে তাতে। টেট্রাপড ভার্টিব্রাটা প্রাণীতে এদের উপস্থিতি দেখা যায় না। (এম্ফিবিয়ানরা এর ব্যতিক্রম।) ফুলকা রন্ধ্রের উপস্থিতি কর্ডাটা পর্বের প্রাণীর একটি বৈশিষ্ট্য নির্দেশ করে। তবে যেসব প্রাণী স্থলজ, তাদের শুধু ভ্রূণীয় দশায় ফুলকা রন্ধ্র থাকে।
কাজসমূহ
অস্থিধারী মাছগুলোতে প্রতিটি ফুলকায় একটি করে ফুলকা রন্ধ্র থাকার বদলে চার জোড়া ফুলকায় একজোড়া প্রশস্ত ছিদ্র দেখা যায়। এই ছিদ্রের সাহায্যে ফুলকা ও বাইরের পরিবেশের মধ্যে সংযোগ স্থাপিত হয়। এই ছিদ্র অপারকিউলাম নামক অস্থি নির্মিত ঢাকনার মাধ্যমে বন্ধ বা খুলতে পারে।
কর্ডাটা পর্বের প্রাণীদের ভ্রূণীয় দশায় শরীরে যে ফুলকা রন্ধ্র থাকে তা শ্বসনের পাশাপাশি খাদ্যগ্রহণে সাহায্য করে।
কর্ডেটের জীবদ্দশার শুরুর দিকে এই ফুলকারন্ধ্রগুলো পানি থেকে খাদ্যকণা ফিল্টারে সহায়তা করে প্রাণীর ফিল্টার ফিডিং সম্পন্ন করে। এম্ফিবিয়ান ও মাছেদের ক্ষেত্রে রন্ধ্রগুলো গ্যাসীয় সংবহনে ভূমিকা রাখে।
হাঙর জাতীয় মাছে ফুলকা রন্ধ্র পানি থেকে অক্সিজেন পরিশোধনে ব্যবহৃত হয়। পানি যখন ফুলকার আশেপাশে প্রবাহিত হয় তখন ফুলকার ব্লাড ভেসেল পানি থেকে অক্সিজেন টেনে নেয়। এর মাধ্যমে হাঙর শ্বসনিক কার্য সম্পাদন করে। উল্লেখ্য, হাঙরের মাথার পার্শ্বে ৫-৭ জোড়া ফুলকা রন্ধ্র বিদ্যমান।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মাছের শারীরস্থান
en:Gill slit | ফুলকা রন্ধ্র |
বর্তমানে বরিশাল বিভাগের অন্তর্গত ৬টি জেলায় মোট ৫০ টি সরকারি কলেজ রয়েছে। জেলা ভিত্তিক সরকারি কলেজসমূহের তালিকা নিম্নরূপ।
বরগুনা
বরিশাল
ভোলা
ঝালকাঠি
পটুয়াখালী
পিরোজপুর
বিষয়শ্রেণী:বিভাগ অনুযায়ী সরকারি কলেজের তালিকা | বরিশাল বিভাগের সরকারি কলেজের তালিকা |
ভূমি আপিল বোর্ড () একটি আধা-বিচার বিভাগীয় সরকারি সংস্থা যা বাংলাদেশে ভূমি পরিচালনার বিষয়ে দায়ের করা আপিল শুনানির জন্য দায়বদ্ধ। এটি ভূমি ব্যবস্থাপনা এবং ভূমি প্রশাসন সম্পর্কিত বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দেয়। ভূমি আদালত, উপজেলা চেয়ারম্যান এবং উপজেলা সদস্যরা যে সিদ্ধান্ত নেন তা মূল্যায়নের জন্য এটি দায়বদ্ধ। জমি ও আইন সম্পর্কিত এর রায়গুলো চূড়ান্ত এবং আপিল করা যাবে না।
ইতিহাস
ভূমি আপিল বোর্ডের কার্যাদি মূলত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজস্ব বোর্ডের অন্তর্ভুক্ততে ১৭৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পর্যন্ত রাজস্ব বোর্ড স্বাধীনভাবে কাজ করে চলেছিল তখন তার দায়িত্ব ভূমি প্রশাসন ও ভূমি সংস্কার বিভাগে অর্পিত হয়। আইন ও ভূমি সংস্কার মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১৯৭৩ সালে ভূমি প্রশাসন ও ভূমি সংস্কার বিভাগ নতুন ভূমি মন্ত্রণালয়ে পরিণত হয় এবং রাজস্ব বোর্ড বাতিল হয়। ভূমি আপিল বোর্ড ১৯৮৯ সালের ভূমি আপিল বোর্ড আইন ১৯৮৯ এর মাধ্যমে গঠিত হয়েছিল যা সংসদের মধ্য দিয়ে পাস হয়েছিল এবং ১৯৮৯ সালের ৩১ মে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আইনে স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ভূমি প্রশাসন বোর্ড দুটি বোর্ডে বিভক্ত হয়েছিল, ভূমি আপিল বোর্ড এবং ভূমি সংস্কার বোর্ড। এটি চেয়ারম্যান এবং বোর্ডের দুইজন সদস্য দ্বারা পরিচালিত হয়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সরকারি সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৯-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা ভিত্তিক সংগঠন
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ভূমি ব্যবস্থাপনা | ভূমি আপিল বোর্ড |
পুনর্নির্দেশ আতঙ্কের উপত্যকা | Birlstone |
পুনর্নির্দেশ আতঙ্কের উপত্যকা | ভ্যালি অব ফেয়ার |
পুনর্নির্দেশ কাগজ (চলচ্চিত্র) | কাগজ (সিনেমা) |
মুকুন্দপুর রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলায় অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন।
ইতিহাস
১৮৯২ সালে ইংল্যান্ডে গঠিত আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি এদেশে রেলপথ নির্মাণের দায়িত্ব নেয়। ১৮৯৫ সালের ১ জুলাই চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা ১৫০ কিমি মিটারগেজ লাইন এবং ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা-আখাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ স্থাপন করা হয়। এসময় কুমিল্লা-আখাউড়া-শাহবাজপুর লাইনের স্টেশন হিসেবে মুকুন্দপুর রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়।
পরিষেবা
মুকুন্দপুর রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে চলাচলকারী ট্রেনের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো:
পাহাড়িকা এক্সপ্রেস
পারাবত এক্সপ্রেস
উদয়ন এক্সপ্রেস
জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস
উপবন এক্সপ্রেস
কালনী এক্সপ্রেস
সুরমা এক্সপ্রেস
জালালাবাদ এক্সপ্রেস
কুশিয়ারা এক্সপ্রেস
সিলেট কমিউটার (বন্ধ)।
তথ্যসুত্র
বিষয়শ্রেণী:ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার রেলওয়ে স্টেশন | মুকুন্দপুর রেলওয়ে স্টেশন |
জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল দুইটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং পাঁচটি একদিনের আন্তর্জাতিক খেলার জন্য আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করে, যা ফেব্রুয়ারি ২০১৮-এ অনুষ্ঠিত হয়।
দলীয় সদস্য
টি২০আই সিরিজ
১ম টি২০আই
২য় টি২০আই
ওডিআই সিরিজ
১ম ওডিআই
২য় ওডিআই
৩য় ওডিআই
৪র্থ ওডিআই
৫ম ওডিআই
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০১৮-এ আফগান ক্রিকেট
বিষয়শ্রেণী:২০১৮-এ জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট
বিষয়শ্রেণী:২০১৭-১৮ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা
বিষয়শ্রেণী:আফগানিস্তান ক্রিকেট দলের সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর
বিষয়শ্রেণী:জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর | ২০১৭-১৮ সংযুক্ত আরব আমিরাতে জিম্বাবুয়ে বনাম আফগানিস্তান ক্রিকেট দল |
সরকারি পাতারহাট আর সি কলেজ বাংলাদেশের বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত কলেজটি উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট, ডিগ্রি ও কিছু স্নাতক পর্যায়ের সার্টিফিকেট প্রদান করে।
ইতিহাস
কলেজটি ১৯৬৬ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৭০ সালে বি.এ(পাস) কোর্স ও ২০১৬ সালে স্নাতক শ্রেনী খোলা হয়। তারিখে কলেজটিকে প্রথম এমপিওভুক্ত করা হয়।
বিবরণ
অবকাঠামো
প্রশাসন
শিক্ষা কার্যক্রম ও পদ্ধতি
সামাজিক কার্যক্রম
পুরস্কার ও সম্মাননা
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী
চিত্রশালা
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সরকারি কলেজ
বিষয়শ্রেণী:বরিশাল জেলার কলেজ
বিষয়শ্রেণী:বরিশাল জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
বিষয়শ্রেণী:বরিশাল জেলার সরকারি কলেজ | সরকারি পাতারহাট আর সি কলেজ |
পুনর্নির্দেশ কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপ | LV County Championship |
পুনর্নির্দেশ নন্দীবরম গুড়ুবাঞ্চেরি | নন্দীবরম গুড়ুবঞ্চেরি |
কুমারী বেবি নামে পরিচিত আশরাফি খানম ছিলেন এক বাঙালি সংগীতশিল্পী যিনি নজরুল গীতিতে একজন বিশেষজ্ঞ। তিনিই প্রথম মহিলা বাঙালি মুসলিম যে তার গান ফোনোগ্রাফের রেকর্ডে রেকর্ড করেছিলেন।
জীবনী
আশরাফি খানম ব্রিটিশ রাজের পূর্ব বাংলার মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার পারল-নওহাদ্দায় একটি ভালো পরিমাণ জমির মালিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার বাবা, আলী আহমাদ হামিদুল্লাহ খান এবং দাদা মুয়াজ্জাম হুসেন খান উভয়ই সংগীতের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, যারা সংগীতের প্রতি গভীরভাবে আগ্রহী ছিলেন। তারা তার শৈশবকালে সংগীতের জন্য তাকে প্রশংসা, সমর্থন এবং উৎসাহিত করেছিলেন। তিনি তার পরিবারের সহায়তায় অল্প বয়সেই সংগীত অধ্যয়ন করেছিলেন।
খানম তার খালা বেগম বদরুন্নেছা আহমেদের সাথে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় চলে আসেন। তিনি কলকাতায় সহজলভ্য সুযোগগুলির সাথে তার সংগীতকে আরও প্রশস্ত করতে চেয়েছিলেন। তিনি নজরুল গীতি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, কাজী নজরুল ইসলামের লেখা গান। তিনি বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের অধীনে পড়াশোনা করেছেন। তিনি কুমারী বেবি ছদ্মনামটি ব্যবহার শুরু করেছিলেন। ১৯৩৪ সালে তিনি কলকাতার টুইন ব্রাদার্স স্টুডিওতে ফোনোগ্রাফের রেকর্ডে চারটি নজরুল গীতি রেকর্ড করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মানিকগঞ্জ জেলার ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বাঙালি মুসলমান
বিষয়শ্রেণী:নজরুল সঙ্গীত শিল্পী
বিষয়শ্রেণী:বাঙালি গায়ক
বিষয়শ্রেণী:কলকাতার সঙ্গীতশিল্পী
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের নারী সঙ্গীতজ্ঞ
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়িকা
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়ক | আশরফি খানম |
পুনর্নির্দেশ নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস: দ্য ফরগোটেন হিরো | নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস: দ্য ফরগটেন হিরো |
পুনর্নির্দেশ উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট | একাদশ শ্রেণী |
ইস্টার্ন টিউবস লিমিটেড () বাংলাদেশ সরকারের মালিকানাধীন লাইট প্রস্তুতকারক।
ইতিহাস
ইস্টার্ন টিউবস লিমিটেড ১৯৬৪ সালের ২৩ অক্টোবর ঢাকার তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি জাপানের তোশিবা কর্পোরেশন থেকে প্রযুক্তিগত সহায়তা পেয়েছিল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে ১৯৭২ সালে এই সংস্থাটিকে বাংলাদেশ সরকার পরিত্যক্ত এবং জাতীয়করণ হিসাবে ঘোষণা করে। এটি শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশনের মালিকানাধীন এবং পরিচালিত হয়।
কোম্পানিটি ১৯৯২ সাল পর্যন্ত ফ্লুরোসেন্ট মার্কেটে একচেটিয়া অবস্থা উপভোগ করেছিল, যখন বাজারটি খোলা হয়েছিল, তখন সংস্থাটি মুক্ত বাজারের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে ব্যর্থ হয়েছিল এবং রাজস্ব হ্রাস পায়।
২০১১ সালে, ইস্টার্ন টিউবস লিমিটেড ফ্লুরোসেন্ট ল্যাম্প চালু করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। ২০২০ সালে, ইস্টার্ন টিউবস লিমিটেড দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সংস্থা হরমানিকোম লিমিটেডের তেজগাঁওয়ে প্রযুক্তিগত সহায়তায় এলইডি লাইট বাল্ব তৈরির পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা ভিত্তিক সংগঠন
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৪-এ প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তানি কোম্পানি | ইস্টার্ন টিউবস লিমিটেড |
পুনর্নির্দেশ বাংলাদেশ রাসায়নিক শিল্প কর্পোরেশন | বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন |
গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড সরকারি মালিকানাধীন একটি সংস্থা যা সমগ্র বাংলাদেশ জুড়ে প্রাকৃতিক গ্যাস সঞ্চালনের জন্য দায়বদ্ধ। এটি গ্যাস সঞ্চালনের জন্য এবং বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজ কর্পোরেশনের (পেট্রোবাংলা) তত্ত্বাবধানে একটি সরকারি মালিকানাধীন সংস্থা।
ইতিহাস
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের তেল ও গ্যাস কোম্পানি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৩-এ প্রতিষ্ঠিত শক্তি কোম্পানি
বিষয়শ্রেণী:সরকারি মালিকানাধীন শক্তি কোম্পানি | গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড |
পুনর্নির্দেশ এনএক্সটি টেকওভার ৩১ | এনএক্সটি টেকওভার: ৩১ |
পুনর্নির্দেশ ২০২৩ নেপাল ত্রি-দেশীয় সিরিজ | ২০২১ নেপাল ত্রি-দেশীয় সিরিজ (নভেম্বর) |
পুনর্নির্দেশ কাইল মেয়ার্স | কাইল মেয়র্স |
টি সি বিজয়ন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং বিধানসভার সদস্য (বিধায়ক) ছিলেন। তিনি ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে তিরুভুতিয়ার আসন থেকে দ্রাবিড় মুন্নেত্র কড়গম (ডিএমকে) প্রার্থী হিসাবে তিনি তামিলনাড়ু আইনসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
২০০১ সালের অক্টোবরে বিজয়ন তিরুভুতিয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গমের রাজনীতিবিদ | টি সি বিজয়ন |
পুনর্নির্দেশ ক্রিমপাই (যৌনকর্ম) | ক্রিম্পি (যৌন আইন) |
পুনর্নির্দেশ সেক্স শপ | যৌনদোকান |