text
stringlengths 11
126k
| title
stringlengths 1
182
|
---|---|
কৃষ্ণ লাল ঠাকুর একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য। ঠাকুর সোলান জেলার নালাগড় আসন থেকে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | কৃষ্ণ লাল ঠাকুর |
তুলসী রাম (১৯৪৩/৪৪ - ১৬ নভেম্বর ২০২০) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ যিনি ভারতের হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯০, ১৯৯৮ এবং ২০০৭ সালে তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির টিকিটে ভর্মৌড় আসন থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি সর্বসম্মতিক্রমে ১১ জানুয়ারী ২০০৮ এ স্পিকারের পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৪-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার সদস্য | তুলসী রাম |
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার বাংলা সাহিত্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য প্রদান করা হয়।
২০২০
২০২০ সালের ১০টি বিভাগে ১০ জন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।
মুহাম্মদ সামাদ (কবিতা)
ইমতিয়ার শামীম (কথাসাহিত্য)
বেগম আকতার কামাল ( প্রবন্ধ/গবেষণা)
সুরেশ রঞ্জন বসাক (অনুবাদ)
রবিউল আলম (নাটক)
আনজীর লিটন (শিশুসাহিত্য)
সাহিদা বেগম (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গবেষণা)
অপরেশ বন্দ্যোপাধ্যায় (বিজ্ঞান/কল্পবিজ্ঞান)
ফেরদৌসী মজুমদার (আত্মজীবনী)
মুহাম্মদ হাবিবুল্লা পাঠান (ফোকলোর)
আরও দেখুন
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬০-৬৯)
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭০-৭৯)
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮০-৮৯)
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯০-৯৯)
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (২০০০-০৯)
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (২০১০-১৯)
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:বাংলা একাডেমি পুরস্কার
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সাহিত্য পুরস্কার | বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার বিজয়ীদের তালিকা (২০২০-২৯) |
রাম লাল মার্কান্দা একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য। মার্কান্দা লাহুল এবং স্পিতি জেলা লাহুল ও স্পিতি আসন থেকে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | রাম লাল মার্কান্দা |
বাবু রাম মান্দিয়াল হিমাচল প্রদেশের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য। মান্দিয়ালহামিরপুর জেলার নাদুন আসন থেকে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | বাবু রাম মান্দিয়াল |
নারিন্দার ব্রাগতা সাবেক উদ্যান মন্ত্রী ও বর্তমান বিধানসভার সদস্য। তিনি হিমাচল প্রদেশের জুবল-কোটখাই বিধানসভা কেন্দ্র নির্বাচিত হন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:হিমাচল প্রদেশের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | নারিন্দার ব্রাগতা |
মুহাম্মদ সামাদ একজন কবি এবং বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য। তার কবিতার জন্য তিনি দেশী ও বিদেশী নানা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। কবিতায় বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ২০২১ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন।
কর্মজীবন
তিনি ১৯৫৬ সালে তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলার জামালপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উইনোনা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ভিজিটিং অধ্যাপক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সস (ইউআইটিএস) এর উপাচার্য ছিলেন। তিনি জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
কাব্য গ্রন্থ
উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলো হচ্ছে:
আমি তোমাদের কবি
আমার দু’চোখ জলে ভরে যায়
আজ শরতের আকাশে পূর্ণিমা, চলো
তুমুল বৃষ্টিতে ভিজি
পোড়াবে চন্দন কাঠ
আমি নই ইন্দ্রজিৎ মেঘের আড়ালে
একজন রাজনৈতিক নেতার মেনিফেস্টো
প্রেমের কবিতা
সিলেকটেড পোয়েমস
কবিতাসংগ্রহ ইত্যাদি
তার কবিতা ইংরেজি, চীনা, গ্রিক, সুইডিশ, সার্বিয়ান, হিন্দি, সিনহালি প্রভৃতি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।
পুরস্কার
বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার ২০২০
দি ইন্টারন্যাশনাল বেস্ট পোয়েট ২০১৮, ইন্টারন্যাশনাল পোয়েট্রি ট্রান্সলেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার (আইপিটিআরসি)
সিটি ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার
সৈয়দ মুজতবা আলী সাহিত্য পুরস্কার
কবি সুকান্ত সাহিত্য পুরস্কার
কবি জীবনানন্দ দাশ পুরস্কার
কবি জসীম উদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার
ত্রিভুজ সাহিত্য পুরস্কার
কবি বিষ্ণু দে পুরস্কার
কবিতালাপ পুরস্কার
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:কবিতায় বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার বিজয়ী
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী কবি
বিষয়শ্রেণী:বাঙালি কবি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী পুরুষ কবি | মুহাম্মদ সামাদ |
পুনর্নির্দেশ লকহিড মার্টিন | লকহীড মার্টিন |
পুনর্নির্দেশ মুহম্মদ মনসুর উদ্দিন | মোহাম্মদ মনসুরউদ্দীন |
ধনবাড়ী সরকারি ডিগ্রী কলেজ বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী উপজেলার অন্তর্গত একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
ইতিহাস
কলেজটি ১৯৬৭ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৬৮ সালে বি.এ(পাস) কোর্স ও ১৯৭০ সালে স্নাতক শ্রেনী খোলা হয়। তারিখে কলেজটিকে প্রথম এমপিওভুক্ত করা হয়।
বিবরণ
অবকাঠামো
প্রশাসন
শিক্ষা কার্যক্রম ও পদ্ধতি
সামাজিক কার্যক্রম
পুরস্কার ও সম্মাননা
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী
চিত্রশালা
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ | ধনবাড়ী সরকারি ডিগ্রী কলেজ |
উইজডেন শতবর্ষ সেরা ক্রিকেটার হলেন পাঁচজন ক্রিকেটার, যাদেরকে ২০ শতকে উইজডেন ক্রিকেটারস অ্যালমেনাকের নিযুক্ত ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের ১০০ সদস্যের প্যানেল দ্বারা নির্বাচিত বিশ শতকের সর্বাধিক বিশিষ্ট খেলোয়াড় হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল। প্যানেলের ৯৭ জন পুরুষ এবং তিনজন মহিলা ("ইংলিশ মহিলা ক্রিকেটের দোয়েইন, নেত্তা রাইনবার্গ, পাকিস্তানি সাংবাদিক ফারেস্টেহ গাতী এবং বার্বাডিয়ান ভাষ্যকার দোনা সিমন্ডস") নির্বাচিত প্যানেলের প্রত্যেকে পাঁচটি করে ভোট দিয়ে সেরা পাঁচ খেলোয়াড় নির্বাচন করেন। ভোটের ক্রম অনুসারে, শতবর্ষ সেরা পাঁচ উইজডেন ক্রিকেটার হলেন:
প্যানেলের অনেকেই অভিযোগ করেছিলেন যে তাদের পাঁচটি ভোটের মধ্যে দুটি ভোট নষ্ট হবে, কারণ এগুলোই অবশ্যই ব্র্যাডম্যান এবং সোবার্সের পক্ষে গণনা করা হবে। উইজডেনের সম্পাদক ম্যাথু এঙ্গেল লিখেছেন যে তালিকার একমাত্র আসল ঘাটতি ছিল শীর্ষ পাঁচে ফাস্ট বোলারের অনুপস্থিতি। ১৯৭০ এর দশক থেকে কমপক্ষে ১৯৯০ এর দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত ফাস্ট বোলাররা ক্রিকেটে আধিপত্য বিস্তার করেছিল এবং ব্র্যাডম্যানকে মোকাবেলা করার জন্য ইংল্যান্ডের ফাস্ট বোলিং কৌশলের কারণে সর্বাধিক বিখ্যাত যুদ্ধ-পূর্ব টেস্ট সিরিজ, বডিলাইন বিতর্ক জাগিয়ে তুলেছিল। অস্ট্রেলিয়ান ফাস্ট বোলার ডেনিস লিলি প্যানেলস্টদের মধ্যে ১৯ জন দ্বারা নির্বাচিত হয়ে সামগ্রিক তালিকার যৌথভাবে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন। প্রথম পাঁচে একমাত্র বিশেষজ্ঞ বোলার হলেন শেন ওয়ার্ন, যিনি লেগ স্পিনার ছিলেন। সেরা পাঁচের তালিকা প্রকাশিত হওয়ার সময়েও খেলা চালিয়ে যাওয়া একমাত্র খেলোয়াড় ছিলেন ওয়ার্ন।
আরো দেখুন
উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:উইজডেন
বিষয়শ্রেণী:উইজডেন শতাব্দীর সেরা ক্রিকেটার | উইজডেন শতাব্দীর সেরা ক্রিকেটার |
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদ ছিলো ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের স্বাধীনতা থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত। সর্বাধিনায়ক ছিলেন সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ অধিনায়ক, তার পদবী ছিলো পূর্ণ জেনারেল এবং এটি ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক পদের অনুকরণে তৈরি ছিলো। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রথম দুইজন সর্বাধিনায়ক ইংরেজ ছিলেন। ১৯৫১ সালে সর্বপ্রথম একজন স্থানীয় পাকিস্তানি এই সর্বাধিনায়কের পদ পান আর তিনি ছিলেন জেনারেল আইয়ুব খান। এই সর্বাধিনায়ক পদটি ব্রিটিশরাই তৈরি করে যায়; ১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর একাংশ হতে নবগঠিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে আসেন ইংরেজ সেনাপতি জেনারেল ফ্র্যাঙ্ক মেসার্ভি যিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ডিভিশনাল জেনারেল ছিলেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনী একেবারে শুরুতে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল-এর অনুমতি নিয়ে চলতো এবং মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ (পাকিস্তানের জনক হিসেবে পরিচিত) পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়মকানুন প্রণয়নের জন্য ইংরেজদেরকেই নির্দেশ দিয়েছিলেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনী শুরুতে ফিল্ড কোর ফরমেশন নিয়ে যাত্রা শুরু না করলেও সর্বাধিনায়কের পদবী পূর্ণ জেনারেল রাখা হয় পাশের দেশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর সমপর্যায়ে।
সর্বাধিনায়ক উপ সর্বাধিনায়ক বা চীফ অব জেনারেল স্টাফ দ্বারা সহায়িত হতেন; ১৯৬০-এর দশক পর্যন্ত উপ সর্বাধিনায়ক পদটি চালু ছিলো। লেফটেন্যান্ট জেনারেল গুল হাসান খান ছিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সর্বশেষ সর্বাধিনায়ক যিনি ১৯৭২ সালে অবসরে গমন করেন আর একই বছর নবগঠিত সেনাবাহিনী প্রধান (পাকিস্তান) পদে বসেন জেনারেল টিক্কা খান। সর্বাধিনায়ক হিসেবে মাত্র ছয় জন জেনারেল নিয়োগ পেয়েছিলেন এবং তাদের প্রথম দুইজন ছিলেন ইংরেজ; সর্বশেষ সর্বাধিনায়ক পূর্ণ জেনারেল ছিলেননা।
ইতিহাস
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে রাওয়ালপিন্ডিতে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর নর্থ-ওয়েস্ট কমান্ড-এর সদর দপ্তর ছিলো; ১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল হেড কোয়ার্টার্স বা সেনাবাহিনী সদর দপ্তর হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এই রাওয়ালপিন্ডির দপ্তরই। ভারতীয় সেনাবাহিনী গঠিত হবার পর হিন্দু কর্মকর্তা-সৈনিক ভারতে চলে যাওয়া শুরু করে আর ভারতে যেসকল মুসলিম সৈনিক-কর্মকর্তা ছিলো তারা পাকিস্তানে এসে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়া শুরু করে। আইয়ুব খান ১৯৪৭ সালে কর্নেল ছিলেন, তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই রাতারাতি ব্রিগেডিয়ার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত হন এবং ১৯৪৮ সালে হন মেজর-জেনারেল আর ১৯৫১ সালে লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদবী ডিঙিয়ে আইয়ুবকে পূর্ণ জেনারেল পদবী দিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান। আইয়ুবের সর্বাধিনায়ক পদ কত সাল পর্যন্ত হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা ছিলোনা, শুধু বলা ছিলো আইয়ুবের বয়স ৫৫ হলেই আইয়ুব সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যাবেন, কিন্তু আইয়ুব ১৯৫৮ সালে সামরিক আইন জারী করে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি হয়ে যান এবং তখন তার বয়স ছিলো ৫১ বছর, তিনি জেনারেল মুহাম্মদ মুসা খানকে সর্বাধিনায়কের দায়িত্ব দেন আর আইয়ুব ১৯৫৭ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ডিভিশন ফরমেশন থেকে ফিল্ড কোরে উন্নীত করেন। জেনারেল মুসা'র পরে জেনারেল ইয়াহিয়া খান সর্বাধিনায়কের পদ পান ১৯৬৬ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর তারিখে এবং তিনি ১৯৬৯ সালের ২৫শে মার্চ আইয়ুব খান রাষ্ট্রপতি হিসেবে পদত্যাগ করলে সামরিক আইন জারী করেন এবং জেনারেল আব্দুল হামিদ খানকে 'প্রধান সেনা স্টাফ কর্মকর্তা' হিসেবে নিয়োগ দেন। ১৯৭১ সালের ২০শে ডিসেম্বর লেঃ জেনারেল গুল হাসান খানকে সর্বাধিনায়ক করা হয় এবং এই পদে বসা তিনিই ছিলেন সর্বশেষ জেনারেল।
সর্বাধিনায়কদের তালিকা
১৯৬৫ এবং '৭১ সালের যুদ্ধের জেনারেলগণ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫-তে মাত্র দুইজন লেঃ জেনারেল ছিলেন, একজন ছিলেন তুরস্কে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত (জেনারেল আলতাফ কাদের) আর আরেকজন ছিলেন ১ কোর-এর অধিনায়ক (জেনারেল বখতিয়ার রানা)। সর্বাধিনায়ক বাদে বাদবাকি সব জেনারেল মেজর-জেনারেল ছিলেন।
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১-তে লেঃ জেনারেলদের সংখ্যা ১৩ জন হয়ে যায়। এসকল জেনারেলদের মধ্যে চারজন ছিলেন সেনা সদরে, একজন তুরস্কে রাষ্ট্রদূত হিসেবে, চার জন ফিল্ড কোর অধিনায়ক হিসেবে এবং চারজন সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে (প্রাদেশিক প্রশাসক); অপরদিকে সক্রিয় পূর্ণ জেনারেল দুইজন ছিলো - ইয়াহিয়া খান এবং আব্দুল হামিদ খান, এই দুইজনের প্রথম জন ছিলেন পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি, দ্বিতীয় জন ছিলেন সেনা স্টাফ প্রধান বা কার্যতঃ সেনা সর্বাধিনায়ক। লেঃ জেনারেল গুল হাসান খান ছিলেন সেনা সদরের চীফ অব জেনারেল স্টাফ, লেঃ জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ছিলেন পূর্বাঞ্চলীয় সেনা কমান্ডের অধিনায়ক, লেঃ জেনারেল টিক্কা খান ২য় কোর-এর অধিনায়ক, ৪ কোর-এর নেতৃত্বে ছিলেন জেনারেল বাহাদুর শের খান; জেনারেল খাজা ওয়াসিউদ্দিন ছিলেন সেনা সদরে মাস্টার-জেনারেল অব অর্ডন্যান্স। সেনা সদরের অন্যান্য গুরুতপূর্ণ জেনারেল-পদ মেজর-জেনারেলদের হাতে ছিলো।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান সেনাবাহিনী | পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক |
রিয়ুনোসুকে আকুতাগাওয়া (芥川 龍之介, Akutagawa Ryūnosuke, – ১ মার্চ ১৮৯২-২৪ জুলাই ১৯২৭) ছদ্দনাম চোকোদো সুজিন (澄江堂主人) ছিলেন একজন জাপানি তাইশো কালিন লেখক। ওনাকে "জাপানি ছোটো গল্পের জনক" মানা হয় এবং তার নামে জাপানের সেরা সাহিত্যিক পুরস্কার "আকুতাগাওয়া প্রাইস" নামকরন হয়। উনি ৩৫ বছর বয়সে বার্বিটাল খেয়ে আত্মহত্যা করেন।
প্রাথমিক জীবন
রিয়ুনোসুকে আকুতাগাওয়ার জন্ম টোকিওর কেওবাশি জেলায়। উনি ছিলেন বাবা তোষিজো নিহারা এবং মা ফুকু আকুতাগাওয়ার তৃতীয় সন্তান এবং প্রথম পুত্র। ওনার নামকরণ 'রিয়ুনোসুকে' ('ড্রাগনের সন্তান') করা হয় কারণ উনি ড্রাগনের বছরে, ড্রাগনের মাসে, ড্রাগনের দিনে এবং ড্রাগনের ঘণ্টায় জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের কিছুদিনের পর ওনার মা মানসিক রোগের শিকার হন, এবং সেই জন্য রিয়ুনোসুকের দেখভাল করেন ওনার মামা দোষও আকুতাগাওয়া, যার থেকে উনি পরে 'আকুতাগাওয়া' নামটি গ্রহণ করেন। ছোট থেকেই ওনার প্রাচীন চীনা সাহিত্যের প্রতি আকর্ষণ তৈরি হয় এবং মোরী ওগাই আর নাৎসুমে সোসেকির লেখার প্রতি আগ্রহী হন।
১৯১০ সালে উনি প্রথম উচ্চশিক্ষা বিদ্যালয়ের ছাত্র হন এবং কান কিকুচি, কুমে মাসও, ইউজো ইয়ামামোতো এবং সুচিয়া বুনমেইর সম্পর্কে আসেন, এরা সবাই পরবর্তী কালে লেখক হন। উনি ১৯১৩ সালে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি সাহিত্যর ছাত্র থাকা কালীন লেখা আরাম্ভ করেন।
ছাত্র থাকা কালীন উনি নিজের ছোটবেলায় বন্ধু ইযাওই ইওশীদা কে বিয়ের প্রস্তাব দেন, কিন্তু ওনার দত্তক পরিবার এই প্রস্তাব মেনে নেয় না। ১৯১৬ সালে উনি ফুমি সুকামোতোর সঙ্গে নিযুক্ত হন এবং ১৯১৮ সালে ওনাকে বিয়ে করেন। ওনাদের তিনটি সন্তান হয় - হিরোশি আকুতাগাওয়া (১৯২০-১৯৮১) যিনি ছিলেন এক অভিনেতা, তাকাশি আকুতাগাওয়া (১৯২২-১৯৪৫) যে ছাত্র কালীন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বুর্মেইর লড়াইতে নিহত হয়, এবং যাসুশী অকুতাগাওআ (১৯২৫ - ১৯৮৯), যিনি একজন সুরকার।
স্নাতক হওয়ার পর কিছুদিনের জন্য উনি কানাগাওআর যাকোসুকার নৌ-সেনা জন্ত্রবিজ্ঞান বিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষার প্রশিক্ষক হিসেবে চাকরি করেন। পরে সে চাকরি ছেড়ে উনি পুরোপুরি সাহিত্যচর্চা করা শুরু করেন।
সাহিত্যিক জীবন
১৯১৪ সালে আকুতাগাওয়া এবং তার বন্ধুরা মিলে সাহিত্য জার্নাল নতুন চিন্তার ধারার (শিনসিচো) পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। জার্নালে নিজের লেখা ছাড়াও উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস এবং এনাটোলে ফ্রান্সের লেখা অনুবাদ করে ছাপানো হয়। আকুতাগাওয়া পরের বছর, ছাত্র অবস্থায়, নিজের ছোটগল্প "রাশোমন" রাজকীয় সাহিত্য (তেইকাকু বুঙ্গাকু) জার্নালে প্রকাশিত করেন। গল্পটি ১২ শতাব্দীর এক লোককথার ওপর ভিত্তিক ছিলা। আকুতাগাওয়ার বন্ধুদের এই গল্পটি ভালো লাগেনা এবং তারা এর প্রচুর সমালোচনা করে। তবুও, ১৯১৫ সালে, আকুতাগাওয়া সাহস সঞ্চয় করে নিজের শ্রদ্ধার পাত্র, লেখক নাৎসুমে সোসেকির সপ্তাহিক সাহিত্যচক্রে যোগ দেন। নভেম্বর মাসে তিনি পুনরায় "রাশোমন" প্রকাশিত করেন তেইকাকু মোনগাকু সাহিত্যিক পত্রিকায়। ১৯১৬ সালে তিনি ছোটগল্প "নাক" প্রকাশিত করেন। সোসেকি চিঠি লিখে এই গল্পটির প্রশংসা করেন এবং আকুতাগাওআ নিজের সাফল্যের প্রথম স্বাদ পান।
এই সময় আকুতাগাওআ হাইকু লেখা শুরু করেন 'গাকি' হাইগোর (হাইকু লেখার ছদ্মনাম) আড়ালে। এর পর উনি আরো কিছু ছোটগল্প লেখেন যার পটভূমি ছিল হেইআন যুগ, এডো যুগ এবং মেইজি যুগ। এই লেখাগুলি ঐতিহাসিক ঘটনা এবং প্রাচীন সাহিত্যর পূর্ণবাখ্যা করে। উদাহরণ স্বরূপ "গেসাকুর প্রতি সমর্পিত জীবন" (গেসাকু জানমাই, ১৯১৭); "বাঞ্জার জমির সংগ্রহ" (কারেনো-শো, ১৯১৮); "নরক পর্দা" (জিগোকু হেন, ১৯১৮); "এক খৃষ্টানের মৃত্যু" (হোকোইওনিন নো শি, ১৯১৮) এবং "বল" (বুটোকাই, ১৯২০)। অকুতাগাওআ সাহিত্যিক প্রকৃতিবাদের কট্টর বিরোধী ছিলেন। ওনার "কমলালেবু" (মিকান, ১৯১৯) আর "শরৎ" (আকী, ১৯২০) এর পটভূমি আধুনিক কালে।
১৯২১ সালে উনি সাহিত্যের কাজ ফেলে চার বছর চীনে কাটান, ওসাকা মানিচি শিনবুন (ওসাকা প্রতিদিন সংবাদ) এর জন্য রিপোর্টিং করার জন্য। এই যাত্রাটি ওনার জন্য ধকল প্রমাণিত হয় এবং উনি এমন কিছু অসুখ বাঁধান যার থেকে উনি কখনোই সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন না। ফিরে আসার পর ১৯২২ সালে উনি প্রকাশিত করেন "উদ্যানে" (ইআবু নো নাকা)। সাংবাদিকতা করা কালীন উনি দক্ষিণ চীনের অনেক শহর যেমন ন্যাংকিং, সাংহাই, হ্যাংজহু এবং সুজহুতে যান। যাত্রার আগে উনি "ন্যাংকিংয়ের যীশু খ্রিস্ট" নামক একটি ছোটগল্প লেখেন ন্যাংকিংয়ের খৃস্টান সমাজ নিয়ে। গল্পটির কাল্পনিক ন্যাংকিং প্রাচীন চীন সাহিত্যের ন্যাংকিংয়ের ওপর ভিত্তিক ছিল।
অনুভাব
অকুতাগাওআর লেখা ওনার এই চিন্তাধারার প্রতীক যে সাহিত্যালেখন একটি আন্তর্জাতিক কর্ম, যেটি পাশ্চত এবং জাপানি সংস্কৃতির মিলন ঘটাতে পারে। এটি দেখা যায় অকুতাগাওআর পুরোনো সাহিত্যের ব্যাবহারে। উনি অনেক সংস্কৃতির এবং অনেক সময়কালীন সাহিত্য নেন এবং তাকে আধুনিক সংবেদনশীলতা দিয়ে, এক নতুন চিন্তাধারা কে প্রস্তুত করেন নানা উদ্ভবের মাধ্যমে। সংস্কৃতি এবং সংস্কৃতিক পরিচয় আকুতাগাওআর অনেক লেখার একটি প্রধান বিষয়। এই সব লেখায় উনি খোঁজেন কিভাবে জাপানের সাংস্কৃতিক পরিচয় তৈরি হয় যখন দেশে বাইরের প্রভাব সব থেকে বেশি। উদাহরণ স্বরূপ ছোটগল্প "শহীদ/এক খ্রিষ্টানের মৃত্যু" (হোকোইওনিন নো শি, ১৯১৮) যার পটভূমি জাপানে প্রাথমিক খ্রিস্টান মিশনারিদের সময়।
অকুতাগাওআর গল্পে মহিলা চরিত্র লেখকের নিজের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ তিন মহিলার, যারা ওনার মা হিসেবে ছিলেন, ওপর ভিত্তিক। প্রথমত ওনার জন্মদাতা মা ফুকু, যার থেকে উনি মানসিক রোগ উত্তরাধিকার করেন। যদিও বা উনি ফুকুর সঙ্গে বেশি দিন কাটান নি, তবুও অকুতাগাওআ ওনার সঙ্গে নিজের সব থেকে ভালো মিল পেতেন। উনি বিশ্বাস করতেন যে যেকোনো সময় উনি পাগল হয়ে যাবেন এবং তা হলে জীবন বৃথা। অকুতাগাওআর মাসি ফুকি ওনার জীবনে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। উনি অকুতাগাওআর স্থির মনোনিবেশ চাইতেন, বিশেষত যত ওনার বয়েস বাড়তে থাকে। অকুতাগাওআর গল্পে স্ত্রী চরিত্র লেখকের জীবনের মা রুপি মহিলাদের আদলে লেখা। তারা প্রভাবশালী, আগ্রাসী, প্রতারণামূলক, এবং স্বার্থপর। আবার পরুষ চরিত্রদের মহিলাদের শিকার হিসাবে লেখেন লেখক। উদাহরণ স্বরূপ ছোটগল্প "কেসা এবং মোরিতো" (কেসা তো মোরিতো, ১৯১৮) যেখানে প্রধান নারী চরিত্র নিজের প্রেমিক এবং নিজের স্বামীর কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেন।
পরবর্তী জীবন
আকুতাগাওআর শেষ সাহিত্যিক জীবনে ছাপ ফেলে তার শারীরিক এবং মানসিক নির্গমন। এই সময়কার বেশিরভাগ লেখা আত্মজীবনী, কিছুটা ওনার নিজের ডাইরি থেকে নেয়া। এই সময়কার কাজের মধ্যে পড়ে "ডাইডোজি শিনশুকের প্রাথমিক জীবন" (ডাইডোজি শিনশুকে নো হানসেই, ১৯২৫) এবং "মৃত্যু পঞ্জিকা" (টেনকিবো, ১৯২৬)।
আকুতাগাওআ আর তানিজাকি জুনিচিরোর মধ্যে প্রকাশ্য বিতর্ক হয় এই নিয়ে কি সাহিত্যে কোনটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ - সংগঠন না ভাবমূর্ছনা। অকুতাগাওআ মনে করতেন গল্পের
সংগঠন, কিভাবে গল্পটি বলা হচ্ছে, বেশি জরুরি গল্পের পটভূমি বা প্লট থেকে। জুনিচিরো উল্টোটা বিশ্বাস করতেন।
আকুতাগাওআর শেষ কিছু সাহিত্যের মধ্যে পরে কাপ্পা(১৯২৭) যেটি জাপানি লোককথার একটি প্রাণীকে নিয়ে লেখা ব্যঙ্গ; "ঘূর্ণমান চাকা" (হাগুরুমা, ১৯২৭); "একটি বোকার জীবন" (আরু আহো নো ইসশো), "সাহিত্যিক, সব প্রচুর সাহিত্যিক" (বুনগেইটেকি না আমারি নি বুনগেইটেকি না, ১৯২৭)।
জীবনের শেষের দিকে অকুতাগাওআ দৃষ্টিভ্রম রোগে আক্রান্ত হন এবং ওনার মা এর থেকে পাওয়া মানসিক রোগের দুশ্চিন্তা আরো বেড়ে যায়। ১৯২৭ সালে নিজের পত্নীর এক বন্ধুর সাথে মিলে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেন। এই চেষ্টাটা বিফল হয়। পরে উনি বার্বিটাল অতিরিক্ত মাত্রায় খেয়ে নিজের জীবনের শেষ ঘটান। বার্বিটাল ওষুধটি উনি ওনার ডাক্তার সাইতো মোকিচির কাছ থেকে পান। অকুতাগাওআর উইলের শব্দে উনি ভবিষ্যৎ নিয়ে একটা "অস্পষ্ট নিরাপত্তাহীনতা" অনুভব করছিলেন(ぼんやりした不安, বোন'যারি শিতা ফুআন)। ওনার ৩৫ বছর বয়স ছিল।
প্রভাব
আকুতাগাওআ নিজের অল্প জীবনে ১৫০ টার বেশি ছোটগল্প লিখেছেন। ১৯৫০ সালে আকিরা কুরোসাওয়ার জনপ্রিয় সিনেমা রশোমন আকুতাগাওআর "উদ্যানে" গল্পর পুনরায় নিবেদন। সিনেমায় দেখানো রশোমন দরজার সিন আকুতাগাওআর "রাশোমন" গল্পের ওপর ভিত্তিক। উক্রেনের সুরকার ভিক্টোরিয়া পলেভা গাগাকু (১৯৯৪) নামক ব্যালে লেখেন, আকুতাগাওআর "নরক পর্দা" থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে। জাপানি সুরকার মায়াকো কুবো রাশমন নামের অপেরা লেখেন আকুতাগাওআর "রাশোমন" ওপরে ভিত্তি করে। অপেরার জার্মান সংকলন অনুষ্ঠিত হয়
অস্ট্রিয়ার গ্রাজে ১৯৯৬ সালে এবং জাপানি সংকলন অনুষ্ঠিত হয় টোকিওতে ২০০২ সালে।
১৯৩৫ সালে আকুতাগাওআর জীবনভর বন্ধু কান কিকুচি ওনার সম্মানে একটি সাহিত্যিক পুরস্কার স্থাপন করেন যার নাম 'আকুতাগাওআ পুরস্কার'। পুরস্কারটি জাপানি সাহিত্যে ভালো নতুন লেখকদের দেয়া হয়।
উলেখযোগ্য রচনা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯২৭-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:১৮৯২-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জাপানি ভাষার লেখা থাকা নিবন্ধ | রিয়ুনোসুকে আকুতাগাওয়া |
পুনর্নির্দেশ অময় খুরাসিয়া | অময় খুরাশিয়া |
পুনর্নির্দেশ টেরিস ভিট্টাটা | Pteris vittata |
পুনর্নির্দেশ ফাস্ট ফাইভ | Fast & Furious 5: Rio Heist |
পুনর্নির্দেশবাংলাদেশী পাঁচ পয়সা | বাংলাদেশী ৫ পয়সা |
রংপুর-১০ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি রংপুর জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
রংপুর-১০ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
বিষয়শ্রেণী:রংপুর জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
বিষয়শ্রেণী:রংপুর জেলা
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ বিলুপ্ত | রংপুর-১০ |
এ এম তারিক (২২ জুন ১৯৩৩ - ২৩ জানুয়ারী ১৯৮০) ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের রাজনীতিবিদ এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য ছিলেন। তিনি কাশ্মীরের অন্যতম কনিষ্ঠ রাজনীতিবিদ এবং শেখ গোলাম কাদিরের পুত্র ছিলেন। তিনি ১৯৫৭ থেকে ১৯৬২ সালে দ্বিতীয় লোকসভার সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৬২-১৯৬৫ এবং পরে ১৯৬৭-১৯৬৮ সাল পর্যন্ত জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য থেকে রাজ্যসভার সদস্য হন।
তাঁর তিন ছেলে ও ৫ মেয়ে ছিল। পরে তিনি ইন্ডিয়ান মোশন পিকচার এক্সপোর্ট কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান হন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯২৩-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯৮০-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্যসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জম্মু ও কাশ্মীরের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:দ্বিতীয় লোকসভার সদস্য | এ এম তারিক |
হিরণ নদী পশ্চিম ভারতের গুজরাটে অবস্থিত একটি নদী যেটি গির অরণ্যের নিকটবর্তী সাসা পর্বত থেকে উৎপন্ন হয়েছে। নদীটির অববাহিকার মোট দৈর্ঘ্য কমপক্ষে । নদীখাতের মোট দৈর্ঘ্য হল । নদীর প্রধান উপনদীগুলি হল সরস্বতী,আমবাখোই প্রবাহ এবং অন্যান্য নানান নাম-না-জানা শাখানদী ও উপনদী হিরণকে গুজরাটের তালালা শহর পর্যন্ত প্রবাহিত করেছে। হিরণ নদীটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি জলপ্রবাহ যার উপর নির্ভর করে আছে বাস্তুতন্ত্রের একটি বৈচিত্র্য ও মানববসতি। কমলেশ্বর বাঁধ, হিরণ-১ বাঁধ ও উমরেঠি বাঁধ নামেও সুপরিচিত, অন্যতম কতকগুলি নদীপ্রকল্প। যেহেতু, গির অরণ্যের পশ্চিম ভাগে নদীটি প্রবাহিত হয়,তাই এটি অরণ্যটির জলের উৎস ও বাস্তুতন্ত্রের রক্ষায় সারাবছর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ভারতের নদী
বিষয়শ্রেণী:গুজরাতের নদী | হিরণ নদী |
আবদুল গণি মালিক জম্মু ও কাশ্মীরের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং জম্মু ও কাশ্মীর জাতীয় সম্মেলনের সদস্য। মালিক উধমপুর জেলার গুলাবগড় আসন থেকে জম্মু ও কাশ্মীর বিধানসভার সদস্য।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জনতা দলের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জম্মু ও কাশ্মীর জাতীয় কনফারেন্সের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জম্মু ও কাশ্মীর বিধানসভার সদস্য | আবদুল গণি মালিক (রাজনীতিবিদ) |
দিনা নাথ ভগত জম্মু ও কাশ্মীরের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য। ভগত উধমপুর জেলার চানানী নির্বাচনী এলাকা থেকে জম্মু ও কাশ্মীর বিধানসভার সদস্য।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | দিনা নাথ ভগত |
আফগানিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল একমাত্র টেস্ট ক্রিকেট খেলার জন্য অস্ট্রেলিয়া সফর করে, যা নভেম্বর ২০২১-এ অনুষ্ঠিত হয়।
একমাত্র টেস্ট
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:সাম্প্রতিক ক্রিকেট সফর
বিষয়শ্রেণী:২০২১-এ অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট
বিষয়শ্রেণী:২০২১-এ আফগান ক্রিকেট
বিষয়শ্রেণী:২০২১-২২ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা
বিষয়শ্রেণী:আফগানিস্তান ক্রিকেট দলের বিদেশ সফর
বিষয়শ্রেণী:অস্ট্রেলিয়ায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সফর | ২০২১-২২ আফগানিস্তান ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফর |
পুনর্নির্দেশ মোহাম্মদ রমজান | মোহাম্মাদ রমজান |
পুনর্নির্দেশ এক্সত্রেমাদুরা | এসত্রেমাদুরা |
যোগেন্দ্র সাও ঝাড়খণ্ডের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ যিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের নেতা। তিনি ঝাড়খণ্ড সরকারের একজন প্রাক্তন কৃষিমন্ত্রী।
২০০১ সালে ১৩ জন গ্রামবাসীকে হত্যা এবং নিহতদের মাথা দিয়ে ফুটবল খেলায় তিনি জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০১৪ সালের ৫ অক্টোবর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
২০১২ সালের এপ্রিল মাসে তিনি রাঁচির একটি আদালতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন, যেখানে দাঙ্গা এবং সহিংসতা প্ররোচিত করার একাধিক অভিযোগে শর্তাধীন জামিন বাতিল করে তাঁকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ঝাড়খণ্ডের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ | যোগেন্দ্র সাও |
এলিয়ট পেজ (জন্ম ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৭) একজন কানাডীয় অভিনেত্রী ও প্রযোজক। তিনি চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ধারাবাহিক পিট পনি-এ (১৯৯৭-২০০০) অভিনয় করার জন্য প্রথমে পরিচিত হয়ে ওঠেন, যার ফলে তিনি ইয়াং আর্টিস্ট অ্যাওয়ার্ডের জন্য এবং ট্রেলার পার্ক বয়েজ (২০০২) ও রিজেনিসিস
(২০০৪) এর পুনরাবৃত্ত ভূমিকার জন্য মনোনীত হন। হার্ড ক্যান্ডি (২০০৫) ছবিতে তার ভূমিকার জন্য স্বীকৃতিও পান এবং অস্টিন ফিল্ম সমালোচক সমিতির পুরষ্কারও অর্জন করেন।
জেসন রিটটম্যানের ছবি জুনোতে (২০০৭) শিরোনাম ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমে এলিয়ট পেজ একাডেমি পুরস্কার, বিএএফটিএ পুরস্কার, ক্রিটিক্স চয়েস অ্যাওয়ার্ড, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনয়ন অর্জন করেন। দ্য ট্রেসি ফ্রেগমেন্টস (২০০৭), হুইপ ইট (২০০৯), সুপার (২০১০), ইনসেপশন (২০১০) এবং তল্লুলাহ (২০১১) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি প্রশংসা অর্জন করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ | এলিয়ট পেজ |
অজয় মারু (২৯ অক্টোবর ১৯৫৮) ঝাড়খণ্ডের ভারতীয় জনতা পার্টির একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি রাজ্যসভায় ঝাড়খণ্ডের প্রতিনিধিত্বকারী ভারতের সংসদ সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
রাজ্যসভা ওয়েবসাইটে প্রোফাইল
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৮-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ঝাড়খণ্ডের রাজ্যসভা সদস্য | অজয় মারু |
অনন্ত প্রতাপ দেও হলেন ঝাড়খণ্ডের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য। জিরাতি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য হিসাবে গাড়োয়া জেলার ভনাথপুর আসন থেকে ঝাড়খণ্ড বিধানসভার সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ঝাড়খণ্ড বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | অনন্ত প্রতাপ দেও |
জিগা সুসরণ হোরো হলেন ঝাড়খণ্ডের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের সিসাই ব্লক থেকে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা দলের সদস্য হিসাবে ২০১৯ বিধানসভার নির্বাচনে নির্বাচিত বিধায়ক।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ঝাড়খণ্ডের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:ঝাড়খণ্ডের ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | জিগা সুসরণ হোরো |
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি মান্ডি (আইআইটি মান্ডি) হিমাচল প্রদেশ এর মান্ডি জেলায় অবস্থিত একটি পাবলিক টেকনিক্যাল এবং গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়।
২০০৯ সালের জুলাইয়ে ৯৭ জন শিক্ষার্থীর প্রথম ব্যাচ নিয়ে এর কার্যক্রম শুরু করার পর থেকে আইআইটি মান্ডিতে বর্তমানে ১২৫ টি অনুষদ, ১৬৫৫ জন শিক্ষার্থী (বিভিন্ন স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং গবেষণা প্রোগ্রামে ভর্তি হয়েছেন) রয়েছে এবং ১১৪১ জন প্রাক্তন ছাত্র এখান থেকে ডিগ্রি অর্জন করেছে। ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার পর থেকে আইআইটি মান্ডি ২৭৫ টিরও বেশি গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্পের সাথে জড়িত হয়েছে যাতে প্রায় ১২০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। গত দশ বছরে, ইনস্টিটিউট ১১ টি আন্তর্জাতিক এবং ১২ টিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।
ইতিহাস
থাম্ব|২০১২ সালের ডিসেম্বরের সাউথ ক্যাম্পাসের নির্মান কাজ। টিমোথি এ. গনসালভেস আইআইটি মান্ডির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এবং প্রথম রেজিস্ট্রার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
আইআইটি মান্ডি হল ২০০৯ সালে ইনস্টিটিউটস অফ টেকনোলজি (সংশোধন) আইন, ২০১১-এর অধীনে ভারত সরকারের মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত আটটি ভারতীয় প্রযুক্তি ইনস্টিটিউটগুলির মধ্যে একটি। এই আইনটি লোকসভায় ২৪ শে মার্চ ২০১১ এবং রাজ্যসভা দ্বারা ৩০ এপ্রিল ২০১২ এ পাস হয়েছিল। আইআইটি মান্ডিকে প্রাথমিকভাবে আইআইটি রুরকি দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল, এটি ছাত্রদের প্রথম ব্যাচের আয়োজক ছিল।
তথ্যসূত্র | ভারতীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মণ্ডী |
হলদি শ্রীনীবাস শেঠি কুন্দপুরার বিজেপি বিধায়ক। তিনি পঞ্চমবারের মতো বিধায়ক হয়েছেন। শেষ মুহুর্তে মন্ত্রিপরিষদের পদ প্রত্যাখ্যাত হবার পরে তিনি ২০১২ সালে বিজেপি ত্যাগ করেছিলেন। ২০১৮ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি রাজনৈতিক লড়াই তীব্র করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটক বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | হলদি শ্রীনীবাস শেঠি |
পণ্ডিত মাখনলাল চতুর্বেদী (৪ এপ্রিল ১৮৮৯ – ৩০ জানুয়ারি ১৯৬৮) ছিলেন এক ভারতীয় কবি, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার এবং সাংবাদিক। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর যোগদান এবং হিন্দি সাহিত্যে 'ছায়াবাদ' তথা 'নিও রোমান্টিক' ধারার প্রবর্তনের জন্য প্রসিদ্ধি সর্বজন বিদিত।১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি প্রথম 'হিমতরঙ্গিনী' গ্রন্থের জন্য সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কারে সম্মানিত হন। ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকার তাঁকে বেসামরিক সম্মান পদ্মভূষণে সম্মানিত করে।
জীবনের প্রথমার্ধ
মাখনলাল চতুর্বেদীর জন্ম ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের হোশঙ্গাবাদ জেলার বাবাই গ্রামে ১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দের ৪ ঠা এপ্রিল। ষোল বৎসর বয়সে তিনি বিদ্যালয়ের শিক্ষক হন। পরে তিনি জাতীয়তাবাদী পত্রিকা 'প্রভা', প্রতাপ এবং 'কর্মবীর' এর সম্পাদক হন এবং বৃটিশ শাসনামলে বহুবার কারারুদ্ধ হন। স্বাধীনতার পর সরকারের পক্ষ না নিয়ে সামাজিক অপশক্তি বিরুদ্ধে মত পোষণ ও সোচ্চার হন এবং মহাত্মা গান্ধীর আদর্শে শোষণমুক্ত সমাজব্যবস্থার সমর্থন করেন।
সাহিত্যজীবন
হিন্দিতে রচিত তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ গুলি হল-
হিমকিরিটিনি ()
হিমতরঙ্গিনী (),
যুগচরণ (),
সাহিত্যদেবতা (),
তাঁর উল্লেখযোগ্য কবিতাগুলি হল -
বেণু লো গুঁজে ধরা (),
দীপ সে দীপ জলে (),
ক্যায়সে ছন্দ বনা দেতি হ্যায় () এবং
পুষ্প কী অভিলাষা ()
উত্তরাধিকার
তাঁর স্মৃতিতে ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দ হতে ভারতীয় কবিদের শ্রেষ্ঠ কীর্তির জন্য বার্ষিক মাখনলাল পুরস্কার প্রদান ছাড়াও মধ্যপ্রদেশ সাহিত্য অকাদেমি তথা মধ্যপ্রদেশ সাংস্কৃতিক পরিষদ প্রতি বৎসর মাখনলাল চতুর্বেদী সমারোহের আয়োজন করে।
মধ্য প্রদেশের ভোপালে মাখনলাল চতুর্বেদী রাষ্ট্রীয় রাষ্ট্রীয় পত্রকারিতা এবং সমাচার বিশ্ব বিদ্যালয়কে তাঁর সম্মানে নামকরণ করা হয়েছে
আরো দেখুন
মাখনলাল চতুর্বেদী জাতীয় সাংবাদিকতা ও যোগাযোগ বিশ্ববিদ্যালয়
তথ্যসূত্র
বহিসংযোগ
কবিতা কোষে মাখনলাল চতুর্বেদী (হিন্দি)
পুষ্প কী অভিলাষ, মাখন লাল চতুর্বেদী রচিত বিখ্যাত কবিতা
আনহাদ কৃষ্ণ ই-পত্রিকায়, সংগীত 'এক ভারতীয় আত্মা' : মাখনলাল চতুর্বেদী (জীবন পরিচয় এবং কিছু রচনা), আনহাদকৃতিতে মাখন লাল চতুর্বেদী
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় কবি
বিষয়শ্রেণী:সাহিত্য ও শিক্ষায় পদ্মভূষণ প্রাপক
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৮-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৮৮৯-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষার লেখক
বিষয়শ্রেণী:হিন্দি কবি | মাখনলাল চতুর্বেদী |
জি দেবারায় নায়েক একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ।
নায়েকের জন্ম শিরসি তালুকে। তিনি ১৯৮০, ১৯৮৪, ১৯৮৯ এবং ১৯৯১ সালে চারবার কংগ্রেস থেকে উত্তর কন্নড় (কানাড়া) আসন থেকে ভারতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
আরো দেখুন
উত্তরা কন্নড়
তথ্যসূত্র
http://www.karwarenews.com/resources/rdreaction_byelection.html
https://web.archive.org/web/20130627204233/http://www.parsanofindia.nic.in/ls/comb/combalpha.htm
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীতে জন্ম
বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটক বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:সপ্তম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:অষ্টম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:নবম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:দশম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত
বিষয়শ্রেণী:সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি | জি দেবরায় নায়েক |
ওয়ান্ডাভিশন () হলো একটি মার্কিন টেলিভিশন ক্ষুদ্রধারাবাহিক যা ডিজনি+ প্রচার মাধ্যমের জন্য জ্যাক শেফার দ্বারা এবং মার্ভেল কমিক্স চরিত্র স্কার্লেট উইচ/ওয়ান্ডা মাক্সিমোফ ও ভিশন এর উপর ভিত্তি করে নির্মিত। এটি মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সে স্থাপিত এবং এমসিইউ ফ্র্যাঞ্চাইজিটির চলচ্চিত্রগুলির ধারাবাহিকতার একটি অংশ। ধারাবাহিকটির কাহিনি অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম এর পরবর্তী ঘটনাগুলির উপর স্থানান্তরিত। ওয়ান্ডাভিশন মার্ভেল স্টুডিওজ দ্বারা প্রযোজিত, যার মূল লিখক হলেন শেফার এবং ম্যাট শ্যাকম্যান দ্বারা পরিচালিত।
এলিজাবেথ ওলসেন ও পল বেটনি যথাক্রমে চলচ্চিত্র ধারাবাহিক থেকে তাদের চরিত্র ওয়ান্ডা মাক্সিমোফ ও ভিশন এর ভূমিকায় পুনরাবৃত্তি করেন। অন্যদিকে, অভিনয়ে আরও রয়েছেন ডেব্রা জো রাপ, ফ্রেড মেলামেড, ক্যাথরিন হান, টিওনাহ প্যারিস, র্যান্ডাল পার্ক, ক্যাট ডেন্নিংস এবং অ্যাভেন পিটার্স। মার্ভেল স্টুডিওজ সেপ্টেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত ডিজনি+ এর জন্য বহুসংখ্যক ধারাবাহিক প্রযোজনা করে, যা এমসিইউ চলচ্চিত্রে ওয়ান্ডা ও ভিশনের মতো পার্শ্ব চরিত্রের উপর কেন্দ্রিত। জানুয়ারি ২০১৯-এ শেফারকে নিয়োগ করা হয় এবং ধারাবাহিকটিকে এপ্রিলে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়। পরবর্তীতে, আগস্ট মাসে শ্যাকম্যানও যুক্ত হন। ধারাবাহিকটি অতীতের সিটকমগুলির প্রতিফলক, যেখানে ওয়ান্ডা ও ভিশন টেলিভিশন ট্রোপ্সের বিভিন্ন দশকের একটি জগৎ এ বসবাস করে।
প্রেক্ষাপট
অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম এ ঘটা ঘটনাগুলির পর, ওয়ান্ডা মাক্সিমোফ এবং ভিশন তাদের শক্তি লুকিয়ে, ওয়েস্টভিউ শহরে আদর্শ শহুরে-জীবন জাপন করেছ। যখন যখন তারা নতুন দশক ও টেলিভিশন ট্রোপ্স এ প্রবেশ করছে, দম্পত্তি দুইজন বিভিন্ন বিষয়বস্তুর মানে সন্ধয়ে করে।
শ্রেষ্ঠাংশে
ওয়ান্ডা ম্যাক্সিমফ / স্কার্লেট উইচ হিসেবে এলিজাবেথ ওলসেন:একজন অ্যাভেঞ্জার, যে জাদুকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন এবং টেলিপ্যাথি, টেলিকিনিসিস ও জগৎ পরিবর্তনের সাথে ক্ষমতাপ্রাপ্ত। ওলসেন বলেন যে ধারাবাহিকটি চরিত্রটির কমিক বইয়ের সংস্করণের সাথে অনেকটাই মিল রয়েছে, যাতে তার মানসিক অসুস্থতা অন্তর্ভূক্ত এবং চরিত্রটিকে "স্কার্লেট উইচ" নামে উপস্থাপন করা হবে যা পূর্বে মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সে (এমসিইউ) ব্যবহার করা হয়নি। নির্বাহী প্রযোজক কেভিন ফাইগি যোগ করেন যে ধারাবাহিকটিতে ওয়ান্ডার ক্ষমতার সীমা ও উৎস উন্মোচন করা হবে। ওলসেন অনুভব করেন তার চরিত্রটির "স্বত্ব" ধারাবাহিকটির উন্নয়নের সময়ে শক্তিশালী হয়, যা তাকে চরিত্রটির কৌতুকরসবোধ ও চনমনে বৈশিষ্ট্যের মতো ব্যক্তিত্বের বিভিন্ন নতুন অংশকে উন্মোচন করতে পারেন। চলচ্চিত্রগুলিতে "অন্যদের গল্পকাহিনির দ্বারা" ওয়ান্ডার কাহিনিটিকে প্রকাশের বদলে ওয়ান্ডাভিশনে" চরিত্রটির উপর কেন্দ্র করার জন্য তিনি রোমাঞ্চিত বোধ করেন এবং ধারাবাহিকটির জন্য ফাইগির স্কার্লেট উইচ কমিক বইয়ের কাহিনিগুলি থেকে ওয়ান্ডাভিশনের" অনুপ্রেরণার উল্লেখ করার পর নিশ্চিত হন। আরও, ওলসেন ম্যারি টাইলার মুর, এলিজাবেথ মন্টগমেরি এবং লুসিল বলের অভিনয় থেকে প্রভাবিত হন।
ভিশন হিসেবে পল বেটনি:একজন এন্ড্রোয়েড এবং অ্যাভেঞ্জার যা যে.এ.আর.ভি.আই.এস. / জার্ভিস (J.A.R.V.I.S.), আলট্রন এবং মাইন্ড মনির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে নির্মিত, যাকে অ্যাভেঞ্জার্স: ইনফিনিটি ওয়ারের ঘটনাক্রমে হত্যা করা হয়। বেটনি ভিশনকে "শোভন ও সম্মানজনক" হিসেবে ব্যখ্যা করেন যে "ওয়ান্ডার জন্য বিদ্যমান"। ওলসেনের মতো, তিনিও ডিক ভ্যান ডাইক এবং হিউ লরির ভূমিকাগুলি থেকে প্রভাবিত হন।
শ্যারন ডেভিস হিসেবে ডেব্রা জো রাপ: একজন নিউ জার্সি বসবাসকারী এবং টডের স্ত্রী। চরিত্রটি ওয়ান্ডাভিশনের কাল্পনিক সিটকমে ওয়ান্ডা ও ভিশনের প্রতিবেশী, "মিসেস হার্ট"-এর ভূমিকায় নির্বাচিত।
টড ডেভিস হিসেবে ফ্রেড মেলামেড: একজন নিউ জার্সি বসবাসকারী এবং শ্যারনের স্বামী। টডকে ওয়ান্ডাভিশনের কাল্পনিক সিটকমে ভিশনের কর্মকর্তা এবং ওয়ান্ডা ও ভিশনের প্রতিবেশী, "আর্থার হার্ট"-এর ভূমিকার নির্বাচন করা হয়।
অ্যাগ্নেস হিসেবে ক্যাথরিন হান:ওয়ান্ডা এবং ভিশনের "কৌতূহলী প্রতিবেশী"।
মনিকা র্যামবো হিসেবে টিওনাহ প্যারিস
জিমি উ হিসেবে র্যান্ডাল পার্ক
ডার্সি লুইস হিসেবে ক্যাট ডেন্নিংস
পিয়েত্রো ম্যাক্সিমফ / কুইকসিলভার হিসেবে এভ্যান পিটার্স
পর্বসমূহ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Marvel.com এ
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজি ভাষার টেলিভিশন অনুষ্ঠান
বিষয়শ্রেণী:কল্পকাহিনিতে মানসিক স্বাস্থ্য | ওয়ান্ডাভিশন |
জি ওয়াই কৃষ্ণন (জন্ম: ৪ অক্টোবর ১৯২৯, মাধব গুর্জেনাহল্লি, কোলার জেলা) ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কোলার (লোকসভা কেন্দ্র) থেকে চতুর্থ লোকসভার সদস্য ছিলেন।
তিনি কওলার (লোকসভা কেন্দ্র) থেকে ৫ম, ৬ষ্ঠ এবং ৭ম লোকসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯২৯-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:সপ্তম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:অষ্টম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:নবম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:দশম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:কর্ণাটকের রাজনীতিবিদ | জি ওয়াই কৃষ্ণন |
রেভু লাক্কু নায়েক বেলামগি একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং জনতা দলের (সেকুলার) সদস্য। বেলামগি ২০০৮ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত গুলবার্গা জেলার গুলবার্গা পল্লী আসন থেকে কর্নাটক বিধানসভা সদস্য ছিলেন
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জনতা দল (ধর্মনিরপেক্ষ) এর রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | রেভু নায়েক বেলামগি |
পুনর্নির্দেশ আমির নাজির | আমির নজীর |
কে এ রাজন হলেন কেরালার এরনাকুলাম সিটির একজন অ্যাডভোকেট ও নোটারি পাবলিক। তিনি কেরালার বার কাউন্সিলের নির্বাহী সদস্য।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:কেরলের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ষষ্ঠ লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:সপ্তম লোকসভার সদস্য | কে এ রাজন |
পুনর্নির্দেশ মঙ্গলকোট (প্রাচীন ভাস্কর্য) | মঙ্গলকোট |
জোসেফ মাথেন (১৯১৭ - ১৯৯৫) কেরালার রাজ্য আইনসভা ও রাজ্যসভার সদস্য ছিলেন ১৯৬০ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য ছিলেন। তিনি কেএসইউ গঠনে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯১৭-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৫-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:কেরলের রাজ্যসভা সদস্য | জোসেফ মাথেন |
টি এস জন (২১ অক্টোবর ১৯৩৯ - ৯ জুন ২০১৬) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন, যিনি কেরালা কংগ্রেসের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি সাবেক মন্ত্রী ও কেরালায় রাজ্যের স্পিকার ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৯-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০১৬-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:কেরল বিধানসভার সদস্য | টি এস জন |
ফ্যাক্টস এন্ড ডকুমেন্টস: বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড হলো বাংলাদেশি অধ্যাপক আবু সাইয়িদ রচিত একটি বই যাতে তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে তার গবেষণালব্ধ তথ্য ও দলিলাদি উপস্থাপন করেছেন।
আরও দেখুন
শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড
শেখ মুজিবুর রহমান
আবু সাইয়িদ
তথ্যসূত্র | ফ্যাক্টস এন্ড ডকুমেন্টস: বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড |
বীর্যসেচন () হচ্ছে নারীর জনন অঙ্গে পুরুষের বীর্য প্রবেশনের মাধ্যমে নারীকে নিষিক্ত করা। স্তন্যপায়ী প্রাণিতে বীর্য নারীর জরায়ুতে প্রবেশ করে এবং ডিম পাড়া প্রাণীতে যে প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করে তাকে অভিডাক্ট বলে। স্তন্যপায়ী প্রাণীতে বীর্যসেচন যৌনসঙ্গম বা যৌনমিলনের সময় ঘটে থাকে। কিন্তু কৃত্রিম বীর্যসেচনের মত বিকল্প উপায়েও বীর্য সেচন ঘটতে পারে।
উদ্ভিদে নিষিক্ত করার প্রক্রিয়াকে পরাগযোগ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। পরাগরেণুর উদ্ভিদের এক অংশ থেকে অপর অংশে স্থানান্তরের প্রক্রিয়াকে পরাগযোগ বলে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:প্রাণীর যৌনতা
বিষয়শ্রেণী:বীর্য | বীর্যসেচন |
নারায়ণী দেবী মধ্য প্রদেশ রাজ্য থেকে একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে অবিভক্ত মধ্য প্রদেশ বিধানসভার মণ্ডলা বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় রাজনীতিবিদ | নারায়ণী দেবী |
আলবার্টাস ("বার্টাস") জোহানেস ইরাসমাস (জন্ম ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭৭ হারারে - তবু স্যালিসবারিতে) একজন জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটার। ইরাসমাস ১৯৯৭ সালে জিম্বাবুয়ের অনূর্ধ্ব -১৯ টেস্ট দলের অধিনায়ক ছিলেন, দুটি ম্যাচ হেরেছিলেন এবং ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একবার ড্র করেছিলেন। তিনি এখন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হওয়ার জন্য ক্রিকেটকে ছেড়ে দিয়েছেন।
তথ্যসূত্র
ক্রিকইনফোতে বার্টাস ইরাসমাসের পাতা
বিষয়শ্রেণী:শ্বেতাঙ্গ জিম্বাবুইয়ান ক্রীড়াব্যক্তিত্ব
বিষয়শ্রেণী:ম্যাশোনাল্যান্ডের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:জিম্বাবুয়ের অনূর্ধ্ব-১৯ টেস্ট অধিনায়ক
বিষয়শ্রেণী:জিম্বাবুয়ের অনূর্ধ্ব-১৯ ওডিআই অধিনায়ক
বিষয়শ্রেণী:জিম্বাবুয়ীয় ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকানার ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৭-এ জন্ম | বার্টাস ইরাসমাস |
বাহাওয়ালনগর (পাঞ্জাবি, ) পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত, বাহাওয়ালনগর জেলার রাজধানী শহর। বাহাওয়ালনগর শহরটি জেলা এবং তেহসিলের সদর দফতর। ২০১৩ সালের আদমশুমারি অনুসারে, জনসংখ্যার ভিত্তিতে এটি পাকিস্তানের ৫৪ তম বৃহত্তম শহর। বাহাওয়ালনগরের পুরাতন নাম ছিল রোজনওয়ালি / উভা। ১৯০৪ সালে বাহাওয়ালপুর রাজ্যের শাসক পঞ্চম বাহাওয়াল খানের নামানুসারে ভাওয়ালপুর, বাহাওয়ালনগর এবং রহিম ইয়ার খান জেলা নিয়ে এর নামকরণ করা হয়েছিল বাহাওয়ালনগর। এটি লাহোরের ১৯২ মাইল দক্ষিণে এবং বাহাওয়ালপুর থেকে প্রায় ১২০ মাইল পূর্বে অবস্থিত। সাতলেজ নদীটি এটি থেকে প্রায় ৬ মাইল দূরে উত্তর পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
ইতিহাস
বাহাওয়ালনগর মূলত রোজানওয়ালিনামে পরিচিত একটি ছোট্ট জনবসতি ছিল যা কয়েকটি কুঁড়েঘর এবং খুপরির সমন্বয়ে ছিল। রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রায় দেড় মাইল উত্তরে এই রোজানওয়ালি গ্রাম এখনও বিদ্যমান। ১৮৯৫ সালে, একটি রেলওয়ে স্টেশন স্থাপন করা হয়েছিল এবং এর নামকরণ করা হয়েছিল রোজানওয়ালি রেলওয়ে স্টেশন। এটি ১১৩ মাইল দূরত্বে বাহাওয়ালনগর এবং বাথিন্ডার মধ্যে একটি জংশন ছিল, এখন আম্রোকা এবং ফোর্ট আব্বাসের মধ্যে শাখা লাইন সংযোগ রয়েছে। দেশ বিভাগের আগে এটি খুব ব্যস্ত জংশন ছিল। ট্রেনগুলো করাচি থেকে দিল্লি এবং এর বিপরীতে বাহাওয়ালনগর হয়ে চলত। বাহাওয়ালনগর থেকে ফাজিলকা, ফিরোজপুর পর্যন্ত যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করত। সেখানে একটি লোকো শেড এবং দুটি বিনোদনমূলক সংস্থা ছিল।
১৯০৪ সালে চতুর্থ নবাব মোহাম্মদ বাহাওয়াল খান আব্বাসি,যিনি মূলত বাহাওয়ালপুর রাজ্যের উপরে রাজত্ব করেছিলেন রোজানওয়ালি পরিদর্শনে গেলে লোকেরা জিজ্ঞাসা করেছিল যে তারা তার অনুমতি নিয়ে নবাবের নামে এই শহরের নাম বদলে দিতে চায়, নবাব তাদের আনন্দের সাথে অনুমতি দিয়েছিলেন এবং তখন থেকেই শহরটির নাম বাহাওয়ালনগর। রেলওয়ের আবির্ভাবের সাথে সাথে বিদ্যমান রেলবাজারে ১০০ টি আবাসনের ইউনিট জনসংখ্যার সাথে ৪০-৫০ টি দোকান গড়ে উঠেছে। যদিও এই জায়গাটির টপোগ্রাফিক্যাল বৈশিষ্ট্য উন্নতির অনুকূলে ছিল না এবং পানীয় জল খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে অনুপযোগী ছিল। খাল ব্যবস্থা প্রবর্তনের সাথে সাথে এটি উর্বর অঞ্চল হয়ে উঠেছে। আসল প্রাপ্তি ছিল ফোর্ডওয়াহ খাল যা প্রায় পুরো জেলাকে সেচ ব্যবস্থার অধীনে নিয়ে আসে। এই শহরটি রেলস্টেশনের দক্ষিণে কলোনী শহর হিসাবে উন্নত হয়েছিল।
১৯০০-১৯০১সালে, প্রথম থানা পুলিশ স্থাপন করা হয়েছিল এবং ১৯০২-১৯০০৩ সালে প্রথম প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯০৬ সালে মনোনীত সদস্যদের নিয়ে একটি পঞ্চায়েত কমিটি গঠিত হয়েছিল। ১৯১৪ তেহসিল হিসাবে সুপারিশ করা হয় এবং পুলিশ থানা জাভেকা বাহাওয়ালনগরে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯২২ সালে অনেক সদস্যসহ একটি নিয়মিত পৌর কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সহকারী কমিশনার এবং তেহসিলদারকে যথাক্রমে মীর মজলিস এবং নায়েব মীর মজলিস পদে নিয়োগ দেওয়া হয়।
শিক্ষা
বাহাওয়ালনগরের সাক্ষরতার হার ২৫% এরও কম এবং বেকারত্বের হার ২৫% এর চেয়ে অনেক বেশি।যেহেতু এই শহরের সাক্ষরতার হার যথেষ্ট নয় তবে সরকারি মালিকানাধীন সংস্থাগুলো সাক্ষরতার হার বাড়ানোর জন্য তাদের পরিষেবা দিচ্ছেন। ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-ক্যাম্পাস বাহাওয়ালনগরেও অবস্থিত।
খেলার মাঠ
হায়দার স্টেডিয়ামটি বাহাওয়ালনগর শহরের পাশাপাশি বাহাওয়ালনগর জেলারও বৃহত্তম স্টেডিয়াম।
বাহাওয়ালনগর জিমনেশিয়ামও টেনিস কোর্ট এবং একটি সুন্দর জিম প্রতিষ্ঠিত যেখানে নাগরিকরা খুব সহজেই সদস্যপদ পেতে পারেন।
জনসংখ্যা
প্রশাসন
বাহাওয়ালনগর বাহাওয়ালনগর জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র, এটি জেলার পাঁচটি তেহসিল বা মহকুমার মধ্যে একটি, তেহসিলটি ৩১ টি ইউনিয়ন পরিষদে বিভক্ত।
জলবায়ু
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:বাহাওয়ালনগর জেলার জনবহুল স্থান
বিষয়শ্রেণী:পাঞ্জাবের (পাকিস্তান) শহর | বাহাওয়ালনগর |
আশরাফুল হক দ্বারা নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গকে বোঝাতে পারে-
আশরাফুল হক (ক্রিকেটার) - বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক খেলোয়াড় ও ক্রিকেট প্রশাসক;
আশরাফুল হক (বীর প্রতীক) - বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের মুক্তিযোদ্ধা। | আশরাফুল হক |
হাইনরিখ রোজ (৬ আগস্ট ১৭৯৫ - ২৭ জানুয়ারি ১৮৬৪) ছিলেন একজন জার্মান খনিজবিদ এবং বৈশ্লেষিক রসায়নবিদ। তাঁর বাবা ছিলেন ভ্যালেনটাইন রোজ ও ভাই খনিজবিদ গুস্তভ রোজ। অনুপ্রভা নিয়ে রোজের প্রাথমিক কাজগুলি ১৮২১ সালে বিজ্ঞানের ‘কোয়ার্টারলি জার্নালে অফ সায়েন্স’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। এইসব কাজের ভিত্তিতে ১৮২২ সাল থেকে তাঁকে বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাইভেটডোজেন্ট নির্বাচিত করা হয়। ১৮৩২ সাল থেকে তিনি অধ্যাপক হিসাবে কাজ করেছেন।
১৮৪৬ সালে রোজ নায়োবিয়াম মৌলটিকে পুনরায় আবিষ্কার করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছান যে এটি ট্যানটালাম থেকে আলাদা মৌল। ১৮০১ সালে চার্লস হ্যাটচেট কলাম্বাইট খনিজটির থেকে নায়োবিয়াম আবিষ্কার করেছিলেন। কলাম্বাইট খনিজটির থেকে আবিষ্কৃত হয়েছিল বলে হ্যাটচেট নতুন মৌলটির নাম রেখেছিলন "কলম্বিয়াম" ।এই খনিজটিতে নিয়োবিয়াম এবং ট্যানটালাম এই দুই মৌলের সহাবস্থান ছিল। ১৯৫০ সালে IUPAC কর্তৃক গ্রীক পুরাণে ট্যান্টালাসের কন্যা নিওবের নাম অনুসারে এই মৌলটির নামকরণ নিওবিয়াম করা হয়েছিল।
কাজ
Handbuch der analytischen Chemie .প্রথম খণ্ড এবং দ্বিতীয় খণ্ড, মিটলার, বার্লিন ১৮৩৩-১৮৩৪,বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজ্য গ্রন্থাগার ডসেল্ডার্ফ কর্তৃক ডিজিটাল এডিশন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৭৯৫-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৮৬৪-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:জার্মান রসায়নবিদ
বিষয়শ্রেণী:হামবোল্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
বিষয়শ্রেণী:রয়েল সুয়েডীয় বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির সদস্য
বিষয়শ্রেণী:রয়েল সোসাইটির বিদেশী সদস্য | হাইনরিখ রোজ |
রাজকুমারী সুরজকালা মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে মধ্য প্রদেশের বিধানসভায় বুধনী বিধানসভা নির্বাচনী এলাকার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার সদস্য | রাজকুমারী সুরজকালা |
মোখাম সিংহ ওরফে সাবসিংহ ছিলেন মধ্য প্রদেশ রাজ্যের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে অবিভক্ত মধ্য প্রদেশের বিধানসভায় বেতুল বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার সদস্য | মোখাম সিংহ |
বারোরা ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের ধানবাদ জেলার ধানবাদ সদর মহকুমার বাগমারা সিডি ব্লকের একটি আদমশুমারি শহর।
ভূগোল
অবস্থান
বারোরা এ অবস্থিত।
পর্যালোচনা
মানচিত্রে প্রদর্শিত অঞ্চল আপল্যান্ড কয়লাখনি দিয়ে প্রবাহিত একটি অংশ। দামোদর নদী দক্ষিণ সীমান্ত বরাবর প্রবাহিত [ছোট নাগপুর মালভূমি] সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নদী। দামোদরের বাইরের এলাকা একসময় ধানবাদ জেলার অংশ ছিল কিন্তু 2001 সালে বোকারো জেলায় স্থানান্তরকরা হয়। মানচিত্রে প্রদর্শিত এলাকার অধিকাংশই [বাগমারা (কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ব্লক)] এর অংশ। বাগমারা সিডি ব্লকে জনসংখ্যার ৬৭% গ্রামাঞ্চলে এবং শহরাঞ্চলে ৩৩% বসবাস। ব্লকে ১৮টি [আদমশুমারি শহর] আছে, সব মানচিত্রে চিহ্নিত, রাজগঞ্জ যা জেলার উত্তর অংশের মানচিত্রে দেখানো হয়েছে। ধানবাদ পৌরস ং স্থার একটি অংশ কাটরা পর্যন্ত এই অঞ্চলে বিস্তৃত। ডিএমসি এলাকার স্থান প্রতিবেশী হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। ডিএমসি এলাকার অধিকাংশ ই জেলার মধ্য ও দক্ষিণ অংশের জন্য মানচিত্রে দেখানো হয়। ভারত কোকিং কয়লার তিনটি কার্যকরী এলাকা এই অঞ্চলের মধ্যে সম্পূর্ণভাবে পরিচালিত হয় - কাটরা এলাকা, বারোরা এলাকা এবং ব্লক ২ এলাকা। পশ্চিম ঝরিয়া অঞ্চল এর মাহুদা সেক্টরও এই অঞ্চলে পরিচালিত হয়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ধানবাদ জেলার শহর ও নগর | বারোরা |
ক্যাপ্টেন কুনওয়ার আওয়াধেশ প্রতাপ সিংহ (জন্ম: ১৮ অক্টোবর ১৮৮৮, রামপুর বাঘেলান – মৃত্যু: ১৬ জুন ১৯৬৭, কানপুর) একজন প্রখ্যাত ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ভারতীয় স্বাধীনতা কর্মী ছিলেন।
তিনি মধ্য প্রদেশের ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৫২ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত ভারতীয় গণপরিষদ, অস্থায়ী সংসদ এবং রাজ্যসভার সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৪৮ সালে রেওয়া রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী এবং ১৯৪৮ থেকে ১৪ এপ্রিল ১৯৪৯ পর্যন্ত বিন্ধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৮৮৮-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৭-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:মধ্যপ্রদেশের রাজ্যসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ | আওয়াধেশ প্রতাপ সিংহ |
লুজ মার্গারিটা এলবা কন্ট্রেরাস (জন্ম: ১৮ অক্টোবর ১৯৭৯) একজন মেক্সিকান রাজনীতিবিদ। তিনি ন্যাশনাল অ্যাকশন পার্টির হয়ে ২০১২ সালে গুয়ানাহুয়াতোর প্রতিনিধিত্বকারী মেক্সিকো কংগ্রেসের ৬১তম আইনসভার নিম্নকক্ষ কামারা দে ডিপুতাদোজ(অনুঃ উপনেতাদের কক্ষ)-এ একজন উপনেতার দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৯-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:গুয়ানাহুয়াতোর রাজনীতিবিদ | লুজ মার্গারিটা এলবা কন্ট্রেরাস |
এডগার্ডো চায়ের চাভেরো (জন্মঃ ১৮ এপ্রিল ১৯৭৭) একজন মেক্সিকান রাজনীতিবিদ। তিনি ন্যাশনাল অ্যাকশন পার্টির সাথে জড়িত। ২০১১ থেকে ২০১২ অবধি তিনি গুয়ানাহুয়াতোর অঞ্চলের প্রতিনিধি হিসেবে মেক্সিকো কংগ্রেসের ৬১তম আইনসভার নিম্নকক্ষ কামারা দে ডিপুতাদোজ(অনুঃ উপনেতাদের কক্ষ)-এ একজন উপনেতার দায়িত্ব পালন করেছেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৭-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:গুয়ানাহুয়াতোর রাজনীতিবিদ | এডগার্ডো চায়ের চাভেরো |
আনা তেরেসা আরান্দা ওরোজকো (জন্ম:২৬শে জানুয়ারী, ১৯৫৪ লিওন, গুয়ানাহুয়াতো ) একজন মেক্সিকান রাজনীতিবিদ, যিনি ন্যাশনাল অ্যাকশন পার্টির সাথে যুক্ত। তিনি ২০০০ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত মেক্সিকোর সমন্বিত পরিবার উন্নয়নের জাতীয় ব্যবস্থা'র পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে রাষ্ট্রপতি ভিসেন্টে ফক্স তাকে সামাজিক উন্নয়ন বিষয়ক সেক্রেটারি মনোনীত করেন।
রাজনৈতিক জীবন
আনা তেরেসা আরান্দা ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত মেক্সিকোর পুয়েবলা রাজ্যের ন্যাশনাল অ্যাকশন পার্টির সক্রিয় সদস্য ছিলেন। তিনি সেই রাজ্যে দলটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৯৮ সালে তিনি পুয়েবলার গভর্নর পদের নির্বাচনে বিজিত প্রার্থী ছিলেন। ২০০০ সালের মেক্সিকোর সিনেট নির্বাচনেও তিনি ব্যর্থ হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৪-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:গুয়ানাহুয়াতোর রাজনীতিবিদ | আনা তেরেসা আরান্দা |
ব্রাজিলে বাংলাদেশী অভিবাসন একটি নতুন প্রবণতা, কেননা দক্ষিণ আমেরিকার এই দেশটিতে বাঙালিদের গ্রহণের কোনও অতীত ঐতিহ্য নেই। ব্রাজিলে বেশিরভাগ বাংলাদেশী অভিবাসী ব্রাজিলিয়ান সরকারের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় এবং সুরক্ষা চেয়ে থাকেন। বেশিরভাগ দেশ বিদেশিদের শরণার্থী হিসাবে বিবেচনা করে, যদিও প্রথমবারের মতো ২০০০-এর দশকের শেষদিকে বাঙালিরা ব্রাজিল আসতে শুরু করে এবং ২০১০-এর দশকের শুরুর দিকে অভিবাসীদের ঢল নামে। অভিবাসীরা নতুন বাড়ি হিসাবে ব্রাজিলকে বেছে নেওয়ার অন্যতম কারণ হল তাদের কাছে দেশটি সুযোগে ভরপুর, যা তারা বাংলাদেশে দারিদ্র্য, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নির্যাতনের জন্য পান না।
অবৈধ অভিবাসন
ব্রাজিলিয়ান পুলিশ বাংলাদেশি নাগরিকদের সে দেশে মানব পাচারের সাথে সংযোগ খুঁজে পায়। সাইফুল্লাহ আল-মামুন নামে এক বাংলাদেশিকে ব্রাজিলিয়ান ফেডারেল পুলিশ গ্রেপ্তার করে, যাকে বিশ্বের অন্যতম কুখ্যাত মানব পাচারকারী হিসেবে মনে করা হয়। ব্রাজিলের পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়, 'সে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও পাকিস্তানের লোকজন পাচার করে প্রথমে ব্রাজিল এবং তারপরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাঠায়।
কিছু অভিবাসী আন্তর্জাতিক মানব পাচারকারীদের দ্বারা প্রতারিত হয়ে শোষণের শিকার হন, তবে যারা সেদেশে বৈধভাবে কাজ করেন তারা এমন কারখানায় নিযুক্ত যেখানে হালাল পন্থায় জবাইকরণ (মাংস কাটার ইসলামী পদ্ধতি) করা হয়।
কেবল ভেনিজুয়েলা, হাইতিয়ান, কিউবান এবং চীনাদের পরেই শুধুমাত্র ২০১৮-এর জানুয়ারী থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যেই বাংলাদেশিরা লাতিন আমেরিকার দেশটিতে আশ্রয় প্রার্থনার জন্য পঞ্চম গ্রুপ ছিল।
আরো দেখুন
বাংলাদেশ-ব্রাজিল সম্পর্ক
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:প্রবাসী বাংলাদেশী
বিষয়শ্রেণী:উদ্ধৃতি শৈলীতে পর্তুগিজ ভাষার উৎস (pt) | ব্রাজিলে বাংলাদেশী অভিবাসন |
বিয়াটরিজ ইউজেনিয়া ইয়ামামোটো ক্যাজারেজ (জন্ম: ১৬ মে ১৯৫০) একজন মেক্সিকান রাজনীতিবিদ। তিনি ন্যাশনাল অ্যাকশন পার্টি'র সাথে যুক্ত। ২০১৩ সাল পর্যন্ত তিনি মেক্সিকো কংগ্রেসের ৬২তম আইনসভার নিম্নকক্ষ কামারা দে ডিপুতাদোজ(অনুঃ উপনেতাদের কক্ষ)-এ গুয়ানাহুয়াতোর প্রতিনিধিত্বকারী একজন উপনেতা ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:১৯৫০-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:গুয়ানাহুয়াতোর রাজনীতিবিদ | বিয়াটরিজ ইয়ামামোটো ক্যাজারেজ |
রিকার্ডো টোরেস ওরিজেল (৮ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬ - ২৪ এপ্রিল ২০১৬) একজন মেক্সিকান রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ন্যাশনাল অ্যাকশন পার্টির সাথে জড়িত ছিলেন। ২০১৩ সাল হতে তিনি গুয়ানাহুয়াতোর প্রতিনিধি হিসেবে মেক্সিকো কংগ্রেসের ৬০তম এবং ৬১তম আইনসভার সিনেটর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ৫৮তম আইনসভার নিম্নকক্ষ কামারা দে ডিপুতাদোজ(অনুঃ উপনেতাদের কক্ষ)-এ একজন উপনেতা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
রাজনৈতিক কর্মযজ্ঞ
তিনি ২০০৩ সালের মার্চ থেকে ২০০৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত ফেডারেল স্কুল নির্মাণ কর্মসূচী (সিএপিএফসিই)-এর প্রশাসনিক কমিটির সাধারণ পরিচালক ছিলেন। তিনি ২০০৬ সালের ২ জুলাইয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের গণসংযোগে গুয়ানাহুয়াতো রাজ্য সমন্বয়কারী ছিলেন। তিনি গুয়ানাজুয়াতোয় ন্যাশনাল অ্যাকশনের একজন স্টেট কাউন্সিলর এবং ন্যাশনাল অ্যাকশন পার্টির অর্ডার কমিশনের সভাপতি ছিলেন।
মৃত্যু
২০১৬ সালের ২৪ এপ্রিল গুয়ানাহুয়াতো সাইকেল চালানোর সময় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হলে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:২০১৬-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:গুয়ানাহুয়াতোর রাজনীতিবিদ | রিকার্ডো টোরেস ওরিজেল |
পুনর্নির্দেশ প্রজা সমাজতান্ত্রিক দল | প্রাজা সোশালিস্ট পার্টি |
নন্দকিশোর জয়রাজ শর্মা মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে মধ্য প্রদেশ বিধানসভায় বালাগাট বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:মৃত্যুর সাল অনুপস্থিত
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত | নন্দকিশোর জয়রাজ শর্মা |
বসন্ত সদাশিব প্রধান (১৯১৪ – ২০০২) ছিলেন মধ্য প্রদেশের ভারতীয় জনসংঘের রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৬৭ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মধ্যপ্রদেশের বিরোধী দলের নেতা ছিলেন। তিনি রাজ্যের অর্থমন্ত্রী হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯১৪-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০০২-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জন সংঘের রাজনীতিবিদ | বসন্ত সদাশিব প্রধান |
কাশী প্রসাদ পান্ডে ওরফে জয়রাম পান্ডে ছিলেন মধ্য প্রদেশ রাজ্যের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে অবিভক্ত মধ্য প্রদেশ বিধানসভার সিহোরা বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার সদস্য | কাশী প্রসাদ পান্ডে |
ইথিওপিয়া জাতীয় ফুটবল দল () হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ইথিওপিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ইথিওপিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইথিওপিয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৫২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৭ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৪৭ সালের ৫ই ডিসেম্বর তারিখে, ইথিওপিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ফরাসি সোমালিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে ইথিওপিয়া ফরাসি সোমালিল্যান্ডকে ৫–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
২৪,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট আদ্দিস আবাবা স্টেডিয়ামে ওয়ালিয়া ইবেক্স নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন উবেতু আবাতে এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন মিস্র লিলমাকাসসাহের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় শিমেলিস বেকেলে।
ইথিওপিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে ইথিওপিয়া অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১টি (১৯৬২) শিরোপা জয়লাভ করেছে।
আনোয়ার সিরাজ, দেগু দেবেবে, আদানে গির্মা, শিমেলিস বেকেলে এবং গেতানেহ কেবেদের মতো খেলোয়াড়গণ ইথিওপিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ১৯৯৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে ইথিওপিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (১ম) অর্জন করে এবং ২০১৩ সালের জুন মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ২২তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে ইথিওপিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১ম (যা তারা সর্বপ্রথম ১৯৫৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২০। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা বিশ্বকাপ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফিফা-এ ইথিওপিয়া জাতীয় ফুটবল দল
ক্যাফ-এ ইথিওপিয়া জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:ইথিওপিয়া জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকার জাতীয় ফুটবল দল | ইথিওপিয়া জাতীয় ফুটবল দল |
হংসরাজ মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে অবিভক্ত মধ্য প্রদেশ বিধানসভার বিজওয়ার বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার সদস্য | হংসরাজ (বিজাওয়ার) |
পুনর্নির্দেশ নিজারি ইসমাইলি | নিজারি |
সোয়াম জোগা ছিলেন মধ্য প্রদেশ রাজ্যের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে অবিভক্ত মধ্য প্রদেশ বিধানসভার কন্টা বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার সদস্য | সোয়াম জোগা |
ভোপালরাও বিসুলি ছিলেন মধ্য প্রদেশ রাজ্যের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে অবিভক্ত মধ্য প্রদেশ বিধানসভার কুরুদ বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত | ভোপালরাও বিসুলি |
নন্দেগডা পশ্চিম নেপালের সেতী অঞ্চলের অছাম জেলার একটি গ্রাম উন্নয়ন সমিতি। ১৯৯১ সালের নেপালের জনশুমারি অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল ২৮৮১ জন এবং খানার সংখ্যা ছিল ৫৪২ টি। ২০০১ সালের শুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ছিল ৩৩৫৬ জন এবং সাক্ষরতার হার ছিল ৩৩%।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার জনপদসমূহ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার ভূগোল অসম্পূর্ণ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার গ্রাম উন্নয়ন সমিতি
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে | নন্দেগডা |
লুংগ্রা পশ্চিম নেপালের সেতী অঞ্চলের অছাম জেলার একটি গ্রাম উন্নয়ন সমিতি। ১৯৯১ সালের নেপালের জনশুমারি অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল ৩৫১৫ জন এবং খানার সংখ্যা ছিল ৭১৪ টি। ২০০১ সালের শুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ছিল ৪০৬২ জন এবং সাক্ষরতার হার ছিল ৩৬%।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার জনপদসমূহ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার ভূগোল অসম্পূর্ণ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার গ্রাম উন্নয়ন সমিতি
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে | লুংগ্রা |
পুনর্নির্দেশ অ্যালেক্সা ইন্টারনেট | Alexa ranking |
লখনউ চরবাগ (আনুষ্ঠানিকভাবে লখনউ এনআর, স্টেশন কোড: এলকেও) লখনউ শহরের তিনটি প্রধান ব্রড-গেজ রেলওয়ে স্টেশনগুলির মধ্যে একটি, অন্য দুটি লখনউ জংশন এবং লখনউ সিটি। ১৯ শতকে, দিল্লির পরে উত্তর ভারতের পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনটি ছিল লখনউ। এটি ওউধ অ্যান্ড রোহিলখণ্ড রেলওয়ের সদর দফতর ছিল (ওঅ্যান্ডআরআর), যার প্রথম রেলপথ লখনউ থেকে কানপুর মাঝে ১৮৬৭ সালের এপ্রিল মাসে নির্মিত হয়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:লখনউয়ের রেলওয়ে স্টেশন | লখনউ চারবাগ রেলওয়ে স্টেশন |
বিবেক রাজ ওয়াংখেম একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ২০০২ মণিপুর বিধানসভা নির্বাচনে মণিপুর রাজ্য কংগ্রেস পার্টির সদস্য হিসেবে ক্ষেত্রীগাও আসন থেকে মণিপুর বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:মণিপুর বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ন্যাশনাল পিপলস পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | বিবেক রাজ ওয়াংখেম |
লইসম ইবোমচা সিংহ একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টির সদস্য। ইবোমচা সিংহ ইম্ফল পশ্চিম জেলার কেইশমথং আসন থেকে মণিপুর বিধানসভার সদস্য।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:মণিপুর বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | লইসম ইবোমচা সিংহ |
বিজয় কইজাম ভারতের মণিপুরের একজন রাজনীতিবিদ। ২০০২ সালে, তিনি মণিপুর রাজ্য কংগ্রেস পার্টির প্রার্থী হিসাবে থঙ্গজু আসন থেকে মণিপুরের বিধানসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০৩ সালে, তিনি রাজ্য সরকারে পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী নিযুক্ত হন। ২০০৪ সালে তাকে তার মন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ২০০৭ সালে, তিনি জাতীয় কংগ্রেসের হয়ে তার জাতীয় সংসদীয় আসনটি ধরে রেখেছিলেন।
২০০৮ সালের মার্চ মাসে প্রিপাক জঙ্গিরা কোয়েজামের বাসায় হামলা চালিয়ে বোমা নিক্ষেপ করে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:মণিপুর বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:মণিপুরের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | বিজয় কইজাম |
অ্যান ডাউড (জন্ম ৩০ জানুয়ারি ১৯৫৬) একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তিনি বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছেন, তন্মধ্যে রয়েছে গ্রিন কার্ড (১৯৯০), লরেঞ্জোস অয়েল (১৯৯২), ফিলাডেলফিয়া (১৯৯৩), গার্ডেন স্টেট (২০০৪), দ্য মাঞ্চুরিয়ান ক্যান্ডিডেট (২০০৪), মার্লি অ্যান্ড মি (২০০৮), সাইড ইফেক্টস (২০১৩), সেন্ট ভিনসেন্ট (২০১৪), ক্যাপ্টেন ফ্যান্ট্যাস্টিক (২০১৬) ও হিয়ারডিটারি (২০১৮)। ডাউড ২০১২ সালে থ্রিলারধর্মী কমপ্লাইয়্যান্স (২০১২) চলচ্চিত্রে স্যান্ড্রা চরিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ন্যাশনাল বোর্ড অব রিভিউ পুরস্কার অর্জন করেন।
ডাউড এইচবিওর ধারাবাহিক দ্য লেফটওভার্স (২০১৪-২০১৭)-এ নিয়মিত অভিনয় করে নাট্যধর্মী ধারাবাহিকে সেরা অতিথি অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০১৭ সালে তিনি হুলুর টিভি ধারাবাহিক দ্য হ্যান্ডমেইড্স টেল-এ অভিনয় শুরু করেন, এই কাজের জন্য তিনি একটি নাট্যধর্মী ধারাবাহিকে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার অর্জন করেন।
প্রারম্ভিক জীবন
অ্যান ডাউড ১৯৫৬ সালের ৩০শে জানুয়ারি ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের হলিওকে শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা জন ডাউড এবং মাতা দোলোরেস (বিবাহপূর্ব ক্লার্ক)। তারা সাত ভাইবোন। অ্যান উচ্চ বিদ্যালয়ের শেষ বছরে থাকাকালীন তার পিতা মারা যান। তার পিতার মৃত্যুর পর তার মাতা তাদের লালনপালন করেন। তার মাতা পরবর্তীকালে ফিলিপ ডিন নামে একজন ডাক্তারকে বিয়ে করেন। ডাউডের বোন ক্যাথলিন (কেট) ডাউড লন্ডন ভিত্তিক অভিনয়শিল্পী নির্বাচক, ভাই জন ডাউড জুনিয়র তাদের প্র-পিতামহ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত দ্য ডাউড এঞ্জেন্সিসের সভাপতি, বোন এলিজাবেথ ডাউড ডেভলপমেন্ট থেরাপিস্ট ও প্যারেন্টিং কোচ, বোন ক্লেয়ার ডাউড ক্রিয়েটিভ অ্যাকশন ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক, বোন ডেবরা ডাউড সাইকোথেরাপিস্ট ও ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট ফর সাইকোঅ্যানালাইসিসের সাবেক সভাপতি, এবং ভাই গ্রেগরি ডাউড পশু চিকিৎসক। তার পিতামহ জেমস "কিপ" ডাউড মেজর লিগ বেসবল প্রতিযোগিতার দল পিটসবার্গ পাইরেটসের সাবেক খেলোয়াড়।
কর্মজীবন
ডাউড গ্রিন কার্ড (১৯৯০) ও লরেঞ্জোস অয়েল (১৯৯২) অভিনয়ের পর জোনাথন ডেমির ফিলাডেলফিয়া (১৯৯৩) চলচ্চিত্রে টম হ্যাঙ্কসের চরিত্র অ্যান্ড্রু বেকেটের বোন জিল বেকেট চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯৭ সালে তিনি কাল্ট চলচ্চিত্র অল ওভার মি এবং ১৯৯৮ সালে অ্যাপ্ট পিউপিল অভিনয় করেন। এই সময় তিনি শিলো (১৯৯৭) এবং এর অনুবর্তী পর্ব শিলো ২: শিলো সিজন (১৯৯৯) ও সেভিং শিলো (২০০৬)-এ লুইস প্রেস্টন চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০০৪ সালে তিনি পুনরায় জোনাথন ডেমির পরিচালনায় দ্য মাঞ্চুরিয়ান ক্যান্ডিডেট-এ মেরিল স্ট্রিপের সাথে অভিনয় করেন। একই বছর তিনি গার্ডেন স্টেট চলচ্চিত্রে ন্যাটালি পোর্টম্যানের চরিত্রের মায়ের চরিত্রে এবং দ্য ফরগটেন চলচ্চিত্রে জুলিঅ্যান মুরের সাথে অভিনয় করেন। ২০০৫ সালে তিনি গ্রেচেন মোলের বিপরীতে দ্য নটরিয়াস বেটি পেজ চলচ্চিত্রে বেটি পেজের মা এডনা পেজ চরিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়া তিনি ক্লিন্ট ইস্টউডের ফ্ল্যাগ অব আওয়ার ফাদার্স (২০০৬) চলচ্চিত্রে মিসেস স্ট্র্যাংক চরিত্রে এবং ডেভিড ফ্রাঙ্কেলের মার্লি অ্যান্ড মি (২০০৮) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
থাম্ব|200px|বাম|২০১২ সালে দোভিলে ডাউড
ডাউড ২০১২ সালে থ্রিলারধর্মী কমপ্লাইয়্যান্স (২০১২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে প্রশংসিত হন। সানড্যান্স চলচ্চিত্র উৎসবে চলচ্চিত্রটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়। এতে তিনি ফাস্ট ফুড রেস্তোরাঁর ব্যবস্থাপক স্যান্ড্রা চরিত্রে অভিনয় করেন, যিনি রহস্যময় নৈতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হন। এই কাজের জন্য ডাউড শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্পিরিট পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ন্যাশনাল বোর্ড অব রিভিউ পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি স্টিভেন সোডারবার্গের দুটি চলচ্চিত্রে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন, সেগুলো হল দি ইনফরম্যান্ট! (২০০৯) ও সাইড ইফেক্টস (২০১৩)। দ্বিতীয় চলচ্চিত্রটিতে তিনি চ্যানিং ট্যাটামের মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০১৮ সালে তাকে রোমহর্ষক হিয়ারডিটারি চলচ্চিত্রে জোন নামক পার্শ্ব চরিত্রে দেখা যায়।
ডাউড এইচবিওর ধারাবাহিক দ্য লেফটওভার্স (২০১৪-২০১৭)-এ প্যাটি লেভিন চরিত্রে অভিনয় করে ২০১৭ সালে নাট্যধর্মী ধারাবাহিকে সেরা অতিথি অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০১৭ সালে তিনি হুলুর টিভি ধারাবাহিক দ্য হ্যান্ডমেইড্স টেল-এ অভিনয় শুরু করেন, এই কাজের জন্য তিনি নাট্যধর্মী ধারাবাহিকে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ২০১৭ সালে একটি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার অর্জন করেন এবং ২০১৮ সালের আরেকটি মনোনয়ন লাভ করেন। এছাড়া এই কাজের জন্য তিনি ধারাবাহিক, মিনি ধারাবাহিক, বা টেলিচলচ্চিত্রে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং নাট্যধর্মী ধারাবাহিকে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ক্রিটিকস চয়েস টেলিভিশন পুরস্কার অর্জন করেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন টেলিভিশন অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:ম্যাসাচুসেটসের অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:কলেজ অব দ্য হলি ক্রসের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:ডিপল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী | অ্যান ডাউড |
মধুকর সরপোটদার (১৯৩৬-২০১০) শিবসেনার নেতা এবং ট্রেড ইউনিয়নবাদী। তিনি ১৯৯০ সালের বিধানসভা নির্বাচনে মুম্বই উত্তর পশ্চিম থেকে নির্বাচিত মহারাষ্ট্র বিধানসভার সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০১০-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:মহারাষ্ট্রের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:একাদশ লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:১২তম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:শিব সেনার রাজনীতিবিদ | মধুকর সরপোটদার |
পুনর্নির্দেশ নাদিম ঘৌরি | Nadeem Ghauri |
বারিসগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যে অবস্থিত। স্টেশনের কোড বা সংকেতিক নাম হল ডব্লিউজিজে।
অবস্থান
স্টেশন উত্তর প্রদেশের বারিসগঞ্জে অবস্থিত। এই স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশন হল - নিহালগড় রেলওয়ে স্টেশন এবং পূর্ববর্তী স্টেশন হল অধনপুর রেলওয়ে স্টেশন।
পরিকাঠাম
স্টেশনটির পরিকাঠাম ভূমিগত। এই স্টেশনে ১ টি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। স্টেশনে ১ টি রেললাইন বা রেলট্র্যাক রয়েছে। স্টেশন পরিচালনাকারী ভবন ও স্টেশন মাষ্টারে ভবন ১ নং প্ল্যাটফর্মের সঙ্গেই অবস্থিত। যাত্রীদের রেল ভ্রমণের জন্য টিকিট স্টেশনের টিকিট ঘর থেকে প্রদান করা হয়। স্টেশনে যাত্রী সুবিধার জন্য বসার আসন, প্ল্যাটফর্ম ছাউনি, পানীয় জল এর ব্যবস্থা রয়েছে।
স্টেশন ব্যাগ বা যাত্রীদের দ্বারা বহন করা জিনিসপত্রের পরীক্ষায় ব্যবস্থা নেই।
বৈদ্যুতীকরণ
মুঘলসরাই জংশন–বারাণসী জংশন– সুলতানপুর জংশন–লখনউয়ের চরবাগ রেলপথের বৈদ্যুতীকরণ ২০১৩ সালে সম্পূর্ণ হয়। এই রেলওয়ে স্টেশনের রেলপথে বৈদ্যুতীক ও ডিজেল চালিত উভয় ট্রেন চলাচল করে।
রেল পরিষেবা
এই স্টেশনটি স্টেশনের পার্শ্ববর্তী এলাকায় রেল পরিষেবা প্রদান করে থাকে। এই স্টেশনের দ্বারা বারাণসী ও লখনউগামী ট্রেন চলাচল করে। ২০২০ সালের অগাস্ট মাস পর্যন্ত দৈনিক ৬ টি যাত্রীবাহী ট্রেন এই স্টেশনে দাঁড়িয়েছে বা বিরতি নিয়েছে।
প্রশাসন ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা
বারিসগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনটি ভারতীয় রেলের উত্তর রেল অঞ্চলের লখনউ চারবাগ রেলওয়ে বিভাগের অন্তর্গত। স্টেশন পরিচালনার সমস্ত দায়িত্ব স্টেশনের প্রধান "স্টেশন মাষ্টার"- এর উপর ন্যস্ত। এছাড়া স্টেশনের নিরাপত্তার জন্য অস্থায়ী ভাবে ভ্রাম্যমাণ জিআরপি কর্মী নিযুক্ত রয়েছে এবং স্টেশন চত্বর ও সংলগ্ন এলাকার নিরাপত্তা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন প্রদান করে থাকে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:লখনউ রেলওয়ে বিভাগ, উত্তর রেল | বারিসগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন |
কৈরীপুর রেলওয়ে স্টেশন ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যে অবস্থিত। স্টেশনের কোড বা সংকেতিক নাম হল কেইপিআর।
অবস্থান
স্টেশন উত্তর প্রদেশের কৈরীপুরে অবস্থিত। এই স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশন হল - চাঁদা হল্ট রেলওয়ে স্টেশন এবং পূর্ববর্তী স্টেশন হল হরপালগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন।
পরিকাঠাম
স্টেশনটির পরিকাঠাম ভূমিগত। এই স্টেশনে ২ টি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। স্টেশনে ২ টি রেললাইন বা রেলট্র্যাক রয়েছে। স্টেশন পরিচালনাকারী ভবন ও স্টেশন মাষ্টারে ভবন ১ নং প্ল্যাটফর্মের সঙ্গেই অবস্থিত। যাত্রীদের রেল ভ্রমণের জন্য টিকিট স্টেশনের টিকিট ঘর থেকে প্রদান করা হয়। স্টেশনে যাত্রী সুবিধার জন্য বসার আসন, প্ল্যাটফর্ম ছাউনি, পানীয় জল এর ব্যবস্থা রয়েছে।
স্টেশন ব্যাগ বা যাত্রীদের দ্বারা বহন করা জিনিসপত্রের পরীক্ষায় ব্যবস্থা নেই।
বৈদ্যুতীকরণ
মুঘলসরাই জংশন–বারাণসী জংশন– সুলতানপুর জংশন–লখনউয়ের চরবাগ রেলপথের বৈদ্যুতীকরণ ২০১৩ সালে সম্পূর্ণ হয়। এই রেলওয়ে স্টেশনের রেলপথে বৈদ্যুতীক ও ডিজেল চালিত উভয় ট্রেন চলাচল করে।
রেল পরিষেবা
এই স্টেশনটি স্টেশনের পার্শ্ববর্তী এলাকায় রেল পরিষেবা প্রদান করে থাকে। এই স্টেশনের দ্বারা বারাণসী ও লখনউগামী ট্রেন চলাচল করে। ২০২০ সালের অগাস্ট মাস পর্যন্ত দৈনিক ১২ টি যাত্রীবাহী ট্রেন এই স্টেশনে দাঁড়িয়েছে বা বিরতি নিয়েছে।
প্রশাসন ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা
কৈরীপুর রেলওয়ে স্টেশনটি ভারতীয় রেলের উত্তর রেল অঞ্চলের লখনউ চারবাগ রেলওয়ে বিভাগের অন্তর্গত। স্টেশন পরিচালনার সমস্ত দায়িত্ব স্টেশনের প্রধান "স্টেশন মাষ্টার"- এর উপর ন্যস্ত। এছাড়া স্টেশনের নিরাপত্তার জন্য অস্থায়ী ভাবে ভ্রাম্যমাণ জিআরপি কর্মী নিযুক্ত রয়েছে এবং স্টেশন চত্বর ও সংলগ্ন এলাকার নিরাপত্তা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন প্রদান করে থাকে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:লখনউ রেলওয়ে বিভাগ, উত্তর রেল | কৈরীপুর রেলওয়ে স্টেশন |
ত্রিস্তরী প্রাণির ভ্রূণীয় পরিস্ফুটনের সময় যে দেহগহ্বর সৃষ্টি হয় তাকে সিলোম বলা হয়। এটি মেসোডার্মাল কোষের পেরিটোনিয়াম নামক ঝিল্লিতে আবদ্ধ থাকে। তবে দেহগহ্বর মানেই সিলোম না। মেসোডার্মালের পেরিটোনিয়াম ঝিল্লির গহ্বরই শুধু সিলোম। সিলোম একটি গ্রিক শব্দ যার অর্থ ফাঁপা গহ্বর।
উৎপত্তি
প্রাণীতে নিষেক ঘটার পরে উৎপন্ন জাইগোটটি বিভিন্ন কোষীয় বিভাজনের মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে ক্লিভেজ, মরুলা ও ব্লাস্টুলা দশাপ্রাপ্ত হয়। ক্লিভেজ হতে উৎপন্ন কোষগুলো হলো ব্লাস্টোমিয়ার। এরপরে একসময় ব্লাস্টোমিয়ার বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং ব্লাস্টুলা ফাঁপা বলের আকৃতি নেয়। এই ব্লাস্টুলার কেন্দ্রীয় গহ্বরকে ব্লাস্টোসিল বলে। ব্লাস্টুলা একসময় গ্যাস্ট্রুলায় রূপান্তরিত হয়। গ্যাস্ট্রুলার গহ্বর আর্কেন্টেরোন নামক এন্ডোডার্ম দ্বারা আবদ্ধ থাকে। গ্যাস্ট্রুলার বাইরের স্তর হচ্ছে এক্টোডার্ম আর ভেতরের স্তর হচ্ছে এন্ডোডার্ম। আর এর মাঝখানের গহ্বর হলো ব্লাস্টোসিল। ইউসিলোমেট প্রাণীর ব্লাস্টোসিলে সিলোম অবস্থান করে।
সিলোমের উপস্থিতির ভিত্তিতে প্রাণী
প্রাণিদেহে সিলোমের উপস্থিতির উপর ভিত্তি করে শ্রেণিবিন্যাসও করা হয়। সিলোমের উপস্থিতির উপর ভিত্তি করে প্রাণিকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়।
১. এসিলোমেটঃ এসব প্রাণিতে সিলোম নেই। ব্লাস্টোসিল মেসোডার্মাল কোষ দিয়ে পূর্ণ থাকে। এখানে স্পঞ্জোসিল/ স্পঞ্জি প্যারেনকাইমা বিদ্যমান। উদাহরণঃ পরিফেরা, নিডারিয়া, টিনোফোরা প্রভৃতি।
২. স্যুডোসিলোমেটঃ এদের শরীরে প্রকৃত সিলোম নেই। ব্লাস্টোসিল আংশিকভাবে মেসোডার্মাল কোষ দিয়ে পূর্ণ থাকে। দেহগহ্বরটি মেসোডার্ম দিয়ে আবদ্ধ থাকে শুধু দেহপ্রাচীরের দিকে। অন্ত্রের দিকে মেসোডার্ম অনুপস্থিত। উদাহরণঃ গোলকৃমি।
৩. ইউসিলোমেটঃ এরা প্রকৃত সিলোমবিশিষ্ট প্রাণী। দেহপ্রাচীর ও অন্ত্র উভয় দিকেই দেহগহ্বরটি মেসোডার্ম দিয়ে আবদ্ধ থাকে। গ্যাস্ট্রুলার ব্লাস্টোসিল প্রকৃত সিলোম দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। উদাহরণঃ এনেলিডা ও কর্ডাটা পর্বের প্রাণি।
তবে ভ্রূণীয় বিকাশের উপর ভিত্তি করে ইউসিলোমেট প্রাণীদেরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যেমনঃ প্রোটোস্টোম ও ডিউটারোস্টোম। মেসোডার্মের বিভাজন থেকে সিলোম উৎপন্ন হলে সেই প্রাণী প্রোটোস্টোম। এবং এ ধরনের সিলোমকে সাইজোসিলোম বলে। আবার, সিলোম যদি আর্কেন্টেরোনের অভ্যন্তরীণ বিকাশের ফলে উদ্ভূত হয় তাহলে সে প্রাণীগুলোকে ডিউটারোস্টোম বলে৷ এ ধরনের সিলোমকে বলে এন্টারোসিলোম।
সিলোমের বিতর্কিত তত্ত্ব
সিলোমের উৎপত্তি কিভাবে হয় তার জন্য দুটি বিতর্কিত তত্ত্ব রয়েছে। প্রথম তত্ত্ব হিসেবে এসিলোমেট এর কোনো পূর্বপুরুষ থেকে সিলোমের উৎপত্তি ঘটে। এ তত্ত্বটি এসিলোমেট তত্ত্ব হিসেবে পরিচিত। আবার অন্য তত্ত্বানুসারে, সিলোম নিডারিয়া প্রাণীর গ্যাস্ট্রিক থলি থেকে উদ্ভূত। এ তত্ত্বটি এন্টেরোসিল তত্ত্ব হিসেবে পরিচিত। এ দুটির তত্ত্বের ভেতরে এন্টেরোসিল তত্ত্ব বেশি সমর্থন পেয়েছে।
সিলোমের কাজ
১. সিলোম শরীরের স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও দেহাভ্যন্তরীণ অঙ্গকে সংকুচিত করে যেকোনো আঘাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
২. সিলোম তরল হাইড্রোস্ট্যাটিক স্কেলেটন (কঙ্কাল) হিসেবে কাজ করে। যার দরুন এটি নরম শরীর বিশিষ্ট প্রাণীর চলনে সহায়তা করার পাশাপাশি প্রাণীটিকে একটি সুনির্দিষ্ট আকৃতি দেয়।
৩. সিলোমোসাইট কোষগুলো প্রাণীর ইমিউনিটি বৃদ্ধি করে। তারা ইমিউন সাড়া প্রদান ও ফ্যাগোসাইটোসিস এর মাধ্যমে ইমিউনিটিতে ভূমিকা রাখে। এ কোষগুলো সিলোমের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় আবার প্রাচীরের সাথেও লেগে থাকে।
৪. সিলোম তরলের ফলে গ্যাসীয় সংবহন ও রেচনকার্যে প্রাণি সহায়তা পায়। এছাড়াও সিলোম প্রাণীর অঙ্গ বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গার যোগান দেয় ও সেগুলোর বিকাশ ঘটায়। যেমনঃ হৃৎপিন্ডে রক্ত পাম্প করা, গর্ভে শিশু ধারণ ও বহন করা ইত্যাদি।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:প্রাণি শারীরস্থান
বিষয়শ্রেণী:প্রাণি বিকাশমূলক জীববিজ্ঞান | সিলোম |
বাপুসাহেব পারুলেকর (জন্ম: ২ জুলাই ১৯২৯, বান্দ্রা, বোম্বে) ভারতের ৬ষ্ঠ এবং ৭ম লোকসভা সদস্য ছিলেন। তাঁর আসল নাম চন্দ্রকান্ত পারুলেকর, তবে তিনি সম্মানজনক 'বাপুসাহেব' দ্বারা বেশি পরিচিত ছিলেন। তিনি ১৯৭৭ ও ১৯৮০ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে মহারাষ্ট্রের রত্নগিরি আসনের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। তিনি ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত জনতা সংঘের সদস্য ছিলেন, তারপর এটি জনতা পার্টির সাথে মিশে যায়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯২৯-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:মহারাষ্ট্রের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জন সংঘের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:সপ্তম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ষষ্ঠ লোকসভার সদস্য | বাপুসাহেব পারুলেকর |
অমর শারদরাও কালে ১৩তম মহারাষ্ট্র বিধানসভার সদস্য। তিনি আরভি বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করেন। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অন্তর্ভুক্ত।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:মহারাষ্ট্র বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | অমর শারদরাও কালে |
রাজারাম গোদাসে (জন্ম: ১৮ এপ্রিল ১৯৬১, সংসারি, নাসিক) ১১তম লোকসভার সদস্য ছিলেন। তিনি মহারাষ্ট্রের নাশিক আসনের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। তিনি শিবসেনা রাজনৈতিক দলের সদস্য।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৬১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:মহারাষ্ট্রের লোকসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:শিব সেনার রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:একাদশ লোকসভার সদস্য | রাজারাম গোদাসে |
শিরীশ হীরালাল চৌধারি একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ যিনি শিরীশদা নামে খ্যাত, তিনি পঞ্চদশ মহারাষ্ট্র বিধানসভার সদস্য। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী, মোদী তরঙ্গের বিরুদ্ধে ২১,২৩৯ ভোটের ব্যবধানে জয়ী।
চৌধুরী অমলনার বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করেন। তিনিই প্রথম বিধায়ক যিনি অমলনর জেলায় বিনামূল্যে জিমন্যাসিয়াম সেন্টার স্থাপন করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:মহারাষ্ট্র বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:ভারতের স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | শিরীশ হীরালাল চৌধারি |
ফয়সাল আহমেদ একজন বাংলাদেশী ক্রিকেটার। তিনি ২০১৮ সালের ১ এপ্রিল, ২০১৭-১৮ ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে কলাবাগানের ক্রীড়া চক্রের হয়ে লিস্ট এ ক্রিকেটে পদার্পণ করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:কলাবাগান ক্রীড়া চক্রের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি | ফয়সাল আহমেদ (ক্রিকেটার) |
কে সি করুপ্পান্নান একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ১৫ তম তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য । তিনি এআইএডিএমকে প্রার্থী হিসাবে ভবানী নির্বাচনী এলাকা থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
জয়ললিতা ২০১৬ সালের মে মাসে করপ্পাননকে পরিবেশমন্ত্রী হিসাবে নিযুক্ত করেছিলেন। এটি ছিল তামিলনাড়ু সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভা পদ।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:সর্বভারতীয় আন্না দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গমের রাজনীতিবিদ | কে. সি. করুপ্পান্নান |
গুড উইল হান্টিং গুস ভ্যান সান্ট পরিচালিত ১৯৯৭ সালের আমেরিকান নাটক চলচ্চিত্র। যাতে রবিন উইলিয়ামস, ম্যাট ড্যামন, বেন অ্যাফ্লেক, মিনি ড্রাইভার এবং স্টেলান স্কারসগার্ড অভিনয় করেছেন।ছবিটির কাহিনী লিখেছেন অ্যাফ্লেক ও ড্যামন , ছবিটিতে ২০ বছর বয়সী দক্ষিণ বোস্টনের পরিচারক উইল হান্টিং একজন অচেনা প্রতিভাবান, যে একজন পুলিশ অফিসারের উপর হামলা চালানোর পরে একটি পিছিয়ে দেওয়া মামলার মামলার অংশ হিসাবে একজন থেরাপিস্টের ক্লায়েন্ট হয়েছে এবং প্রখ্যাত অধ্যাপকের সাথে উন্নত গণিতের উপর পড়াশোনা করছে। থেরাপি সেশনগুলির মাধ্যমে, উইল তার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু, তার বান্ধবী এবং নিজের সাথে তার সম্পর্কের পুনর্মূল্যায়ন করে, তার অতীতকে মোকাবিলা করা এবং ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মুখোমুখি হয় ।
চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের কাছ থেকে ইতিবাচক পর্যালোচনা পেয়েছিল এবং ১০মিলিয়ন বাজেটে নির্মিত চলচ্চিত্রটি, সিনেমা হলে পরিচালিত সময়ে ২২৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করেছিল। ১৯৯৮ সালের অস্কারের জন্য, এটি সেরা চিত্রের জন্য একাডেমি পুরস্কার সহ নয়টি একাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল এবং দুটি জিতেছিল:রবিন উইলিয়ামসের জন্য সেরা সহায়ক অভিনেতা এবং অ্যাফ্লেক এবং ড্যামনের জন্য সেরা মূল চিত্রনাট্য ।
২০১৪ সালে, দ্য হলিউড রিপোর্টার ' প্রকাশিত "১০০ জনপ্রিয় চলচ্চিত্র" তালিকায় এটি ৫৩তম স্থান অর্জন করেছিল।
কাহিনী
দক্ষিণ বোস্টনের বিশ বছর বয়সী উইল হান্টিং ( ম্যাট ড্যামন ) একজন স্ব-শিক্ষিত প্রতিভাবান, যদিও সে এমআইটিতে একজন পরিচারক হিসাবে কাজ করে এবং তার বন্ধু চাকি, বিলি এবং মরগানের সাথে মদ্যপানে সময় কাটায়। যখন প্রফেসর জেরাল্ড ল্যাম্বেউ তার স্নাতক শিক্ষার্থীদের জন্য চ্যালেঞ্জ হিসাবে একটি ব্ল্যাকবোর্ডে গণিতের একটি কঠিন সমস্যা পোস্ট করেন, তখন উইল বেনামে সমস্যার সমাধান করে শিক্ষার্থী এবং ল্যাম্বাউ উভয়কে স্তম্ভিত করে । অজানা প্রতিভানের প্রতি একটি চ্যালেঞ্জ হিসাবে, ল্যাম্বেউ আরও একটি কঠিন সমস্যা পোস্ট করে। গভীর রাতে ব্ল্যাকবোর্ডে ল্যাম্বাউ উইলকে সমস্যাটি সমাধান করতে থাকা অবস্থায় ধরে ফেললে সে পালিয়ে যায় । এক বার উইলের সাথে স্কয়ারার ( মিনি ড্রাইভার ) দেখা হয়, একজন ব্রিটিশ মহিলা যে হার্ভার্ড কলেজ থেকে স্নাতক হতে চলেছে এবং স্ট্যানফোর্ডের মেডিকেল স্কুলে পড়াশোনা করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
পরের দিন, উইল এবং তার বন্ধুরা একটি গ্যাংয়ের সাথে লড়াই করে যারা ছোটবেলায় উইলকে জ্বালাতন করত । একজন প্রতিক্রিয়াশীল পুলিশ কর্মকর্তাকে আক্রমণ করার পরে উইলকে গ্রেপ্তার করা হয়। ল্যাম্বাউ তাঁর আদালতের উপস্থিতিতে বসে এবং উইলকে নিজেকে রক্ষা করতে দেখে। উইল ল্যাম্বাউয়ের তত্ত্বাবধানে গণিত অধ্যয়ন করতে এবং থেরাপি সেশনে অংশ নিতে সম্মত হলে জেলের সময় এড়ানোর ব্যবস্থা করেন ল্যাম্বাউ। উইল অস্থায়ীভাবে সম্মত হয়, তবে তার থেরাপিস্টদের সাথে উপহাসের সাথে আচরণ করে। হতাশায় ল্যাম্বাউ তাঁর কলেজের রুমমেট ডাঃ শান মাগুয়েরকে ডাকেন, যিনি এখন বুঙ্কার হিল কমিউনিটি কলেজে মনোবিজ্ঞান পড়ান। অন্যান্য থেরাপিস্টদের বিপরীতে শন আসলে উইলের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলিকে চ্যালেঞ্জ জানায়, এবং প্রথম অধিবেশন শেষে যেখানে শন উইলকে হুমকি দিয়েছিলেন তার মৃত স্ত্রীকে অপমান করায় এবং কয়েকটি অকার্যকর অধিবেশনকে পরে, উইলের মন খুলতে শুরু করে।
শন কিভাবে প্রথম দেখায় তার স্ত্রীর প্রেমে পড়ে এবং কিভাবে ঐতিহাসিক খেলা ১৯৭৫ সালের ওয়ার্ল্ড সিরিজ ছয় এর টিকিট বিলিয়ে দিয়ে , তাঁর স্ত্রীর সাথে দেখা করেছিল । তার গল্পটি শোনে উইল বিশেষভাবে হতবাক হয়ে যায়। শন তার সিদ্ধান্ত নিয়ে আফসোস করেন না, যদিও তার স্ত্রী ক্যান্সারে মারা গেছে। এটি উইলকে স্কাইলারের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে উত্সাহিত করে, যদিও সে তার অতীত সম্পর্কে মিথ্যা কথা বলেছে এবং তার বন্ধুদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে বা তাকে তার দূর প্রতিবেশীদের দেখাতে রাজি হয় না । উইল শনকে তার নিজের জীবনকে উদ্দেশ্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখার জন্যও চ্যালেঞ্জ জানায়, যেহেতু শন তার স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনা থেকে অগ্রসর হতে পারেনি।
ল্যাম্বেউ উইলের জন্য বেশ কয়েকটি কাজের সাক্ষাত্কার স্থাপন করেছেন, তবে উইল চাকিকে তার "প্রধান আলোচক" হিসাবে প্রেরণ করে এবং এজেন্সিটির নৈতিক অবস্থানের তীব্র সমালোচনা করে এনএসএতে একটি অবস্থান প্রত্যাখ্যান করে উইল তাদের নিন্দা করে। স্কাইলার উইলকে তার সাথে ক্যালিফোর্নিয়ায় চলে যেতে বলে, তবে উইল তা প্রত্যাখ্যান করে এবং বলে যে সে অনাথ, এবং তার পালিত পিতা তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছে। উইল স্কাইলারের সাথে সম্পর্ক ছড়িয়ে দেবে এবং পরবর্তীতে ল্যাম্বাউয়ের উপর এলাহি কান্ড শুরু করে, তার দ্বারা করা গাণিতিক গবেষণাটিকে প্রত্যাখ্যান করে। শন ইঙ্গিত করেছেন যে উইল তার আন্তঃব্যক্তিক সম্পর্কের ভবিষ্যতের ব্যর্থতার প্রত্যাশায় এতটাই পারদর্শী যে সে ইচ্ছাকৃতভাবে তাদেরকে আবেগপ্রবণ করে যাতে সে মানসিক ব্যথা এড়াতে পারে। চাকি একইভাবে তার সাক্ষাত্কারের জন্য যে কোনও অবস্থান নেওয়ার প্রতিরোধের বিষয়ে উইলকে চ্যালেঞ্জ জানায়, এবং উইলকে তার বন্ধুদের কাছে যে সুযোগগুলি সবচেয়ে বেশি সুযোগ পাবে তার পক্ষে পাওনা বলে জানায়, এমনকি যদি একদিন পিছনে না তাকানো মানেই হয়। তারপরে সে উইলকে বলে যে তার দিনের সবচেয়ে ভাল অংশটি একটি সংক্ষিপ্ত মুহুর্ত, যখন তিনি উইল আরও বড় কিছুতে চলে গিয়েছে ভেবে তার দোরগোড়ায় অপেক্ষা করবে।
উইল এর সম্ভাবনা নিয়ে শন এবং ল্যাম্বাউয়ের মধ্যে উত্তপ্ত বিতর্ক হয়ে যায় । শন এবং উইল উভয় জানতে পারে এবং ভাগ করে নেয় যে তারা দুজনই শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। শন উইলকে এটি দেখতে সাহায্য করে যে সে তার নিজের অন্তঃস্থ শয়তানগুলির শিকার এবং এটিতে তার কোন দোষ নয় বলে মেনে নিতে বলতে গিয়ে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। ল্যাম্বাউ কর্তৃক জোগাড় করা কাজের অফারগুলির একটি গ্রহণ করে। উইলকে তার সমস্যাগুলি কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করার পরে শন ল্যাম্বাউয়ের সাথে পুনর্মিলন করে এবং সাবটিকাল গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়। উইলের বন্ধুরা তাকে তার একবিংশ জন্মদিনের জন্য একটি শেভ্রোলেট নোভা গাড়ি উপস্থাপন করে যাতে সে কাজের পথে যাতায়াত করতে পারে। পরে, চাকি তাকে বাছাই করতে উইলের বাড়িতে যায়, কেবল এটি দেখতে পায় যে সে সেখানে নেই,তখন তার আনন্দ অনেকটাই বেড়ে যায় ।উইল শনকে একটি চিঠি পাঠিয়ে দেয় ল্যামবউকে বলার জন্য যে তাকে "একটি মেয়ের সাথে দেখা করতে যেতে হবে"।উইল প্রকাশ করে যে সে চাকরির প্রস্তাবটিতে উত্তীর্ণ হয়েছে। এবং চাকরির পরিবর্তে স্কাইলারের সাথে পুনরায় মিলনের জন্য ক্যালিফোর্নিয়ায় যাচ্ছে।
চলচ্চিত্রটির আয়
বক্স অফিস
চলচ্চিত্রটির প্রথম সপ্তাহের সীমিত মুক্তিতে , এটি $২৭২,৯১২ডলার আয় করেছিল। চলচ্চিত্রটি ১৯৯৮ সালের জানুয়ারির প্রসস্থ-মুক্তির শুরুর সপ্তাহান্তে $১০,২৬১,৪৭১ ডলার আয় করেছিল। চলচ্চিত্রটি উত্তর আমেরিকায় মোট $১৩৮,৪৩৩,৪৩৫ ডলার এবং বিশ্বব্যাপী মোট $২২৫,৯৩৩,৪৩৫ ডলার আয় করেছিল ।
সমালোচনা
রোটেন টমেটোস পর্যালোচনা সমষ্টিবিদদের মতে, ছবিটির গড় রেটিং ৮/১০, এর সাথে ৮০ টি পর্যালোচনার ভিত্তিতে ৯৮% এর অনুমোদনের রেটিং ধারণ করে । ওয়েবসাইটটির সমালোচনামূলক সংখ্যাগরিষ্ঠের মত বলে , "এটি অনুমানযোগ্য আখ্যানমূলক রচনা অনুসরণ করে, তবে গুড উইল হান্টিং যাত্রায় যথেষ্ট গৌরব যুক্ত করে - এবং যথেষ্ট শক্তিশালী অভিনয় দিয়ে বোঝায় - এটি একটি বিনোদনমূলক, সংবেদনশীল সমৃদ্ধ নাটক হিসাবে রয়ে গেছে।" মেটাক্রিটিক-এ, ২৮ জন সমালোচকদের উপর ভিত্তি করে, "সাধারণত অনুকূল রিভিউ" নির্দেশ করে,চলচ্চিত্রটির গড় মূল্যায়ন গড়ে ১০০এর মধ্যে ৭০ স্কোর পেয়েছে । সিনেমাস্কোর দ্বারা জরিপকৃত শ্রোতারা চলচ্চিত্রটিকে এ থেকে এফ এর স্কেলকে "এ" গ্রেড দিয়েছিল
পুরস্কার ও মনোনয়ন
৭০ তম একাডেমী পুরস্কার
বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ সহঅভিনেতার জন্য আকাডেমি পুরস্কার - রবিন উইলিয়ামস
বিজয়ী : সেরা মূল চিত্রনাট্যের জন্য একাডেমি পুরস্কার - বেন অ্যাফ্লেক এবং ম্যাট ড্যামন
মনোনীত: সেরা চিত্রের জন্য একাডেমি পুরস্কার - লরেন্স বেন্ডার (প্রযোজক)
মনোনীত: সেরা পরিচালকের জন্য একাডেমি পুরস্কার - গাস ভ্যান সান্ট
মনোনীত: সেরা অভিনেতার একাডেমি পুরস্কার - ম্যাট ড্যামন
মনোনীত: একাডেমি পুরস্কার সেরা সহায়ক অভিনেত্রী - মিনি ড্রাইভার
মনোনীত: সেরা চলচ্চিত্র সম্পাদনার জন্য একাডেমি পুরস্কার - পিট্রো স্কালিয়া
মনোনীত: সেরা মূল নাটকীয় স্কোরের জন্য একাডেমি পুরস্কার - ড্যানি এলফম্যান
মনোনীত: সেরা মূল গানের জন্য একাডেমি পুরস্কার - "মিস মিসরি" ( এলিয়ট স্মিথ কর্তৃক সংগীত ও গান)
৫৫৷ তম গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার
বিজয়ী : সেরা চিত্রনাট্যের জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার - বেন অ্যাফ্লেক এবং ম্যাট ড্যামন
মনোনীত: সেরা মোশন পিকচারের জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার - নাটক
মনোনীত: সেরা অভিনেতার জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার - মোশন পিকচার ড্রামা - ম্যাট ড্যামন
মনোনীত: সেরা সহায়ক অভিনেতার জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার - মোশন পিকচার - রবিন উইলিয়ামস
চতুর্থ স্ক্রিন অভিনেতা গিল্ড পুরস্কার
বিজয়ী : একটি সহায়ক চরিত্রে একজন পুরুষ অভিনেতার বাহ্যিক পারফরম্যান্সের জন্য স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার - রবিন উইলিয়ামস
মনোনীত: একটি মোশন পিকচারের কাস্ট দ্বারা আউটস্ট্যান্ডিং পারফরম্যান্সের জন্য স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার
মনোনীত: শীর্ষস্থানীয় ভূমিকায় একজন পুরুষ অভিনেতার বাহ্যিক পারফরম্যান্সের জন্য স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার - ম্যাট ড্যামন
মনোনীত: একটি সহায়ক চরিত্রে একজন মহিলা অভিনেতার অসামান্য পারফরম্যান্সের জন্য স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার - মিনি ড্রাইভার
অন্যান্য প্রধান পুরস্কার / মনোনীত
বিজয়ী : অসামান্য একক কৃতিত্বের জন্য সিলভার বিয়ার, বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব - ম্যাট ড্যামন
বিজয়ী : ফিচার ফিল্মের হিউম্যানিটাস পুরস্কার - ম্যাট ড্যামন এবং বেন অ্যাফ্লেক
মনোনীত: মোশন পিকচারে অসামান্য ডিরেক্টরিয়াল কৃতিত্বের জন্য ডিরেক্টরস গিল্ড অফ আমেরিকা অ্যাওয়ার্ড - গাস ভ্যান সান্ট
মনোনীত: স্ক্রিনের জন্য সরাসরি লেখা সেরা স্ক্রিনপ্লের জন্য রাইটার গিল্ড অফ আমেরিকা অ্যাওয়ার্ড - বেন অ্যাফ্লেক এবং ম্যাট ড্যামন
আরও দেখুন
দ্য ম্যান হু নিউ ইনফিনিটি
রামানুজন
গণিতবিদদের নিয়ে চলচ্চিত্রের তালিকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
আইএমএসডিবিতে চিত্রনাট্য
তারপরে এবং এখন: গুড উইল শিকারের পুনর্বিবেচনা - বোস্টন ডটকম
বিষয়শ্রেণী:মিরাম্যাক্সের চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৭-এর নাট্য চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:টরন্টোয় ধারণকৃত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:শিশু নির্যাতন সম্পর্কে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:অনাথ সম্পর্কে চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ড্যানি এলফম্যান সুরারোপিত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ক্যাপিটল রেকর্ডসের সাউন্ডট্র্যাক
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন স্বাধীন চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৭-এর স্বাধীন চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৭-এর চলচ্চিত্র | গুড উইল হান্টিং |
বাবতপুর রেলওয়ে স্টেশন ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যে অবস্থিত। স্টেশনের কোড বা সংকেতিক নাম হল বিটিপি।
অবস্থান
স্টেশন উত্তর প্রদেশের বাবতপুরে অবস্থিত। এই স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশন হল - পিন্ডরা রোড রেলওয়ে স্টেশন এবং পূর্ববর্তী স্টেশন হল বিরাপট্টি রেলওয়ে স্টেশন।
পরিকাঠাম
স্টেশনটির পরিকাঠাম ভূমিগত। এই স্টেশনে ২ টি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। স্টেশনে ২ টি রেললাইন বা রেলট্র্যাক রয়েছে। স্টেশন পরিচালনাকারী ভবন ও স্টেশন মাষ্টারে ভবন ১ নং প্ল্যাটফর্মের সঙ্গেই অবস্থিত। যাত্রীদের রেল ভ্রমণের জন্য টিকিট স্টেশনের টিকিট ঘর থেকে প্রদান করা হয়। স্টেশনে যাত্রী সুবিধার জন্য বসার আসন, প্ল্যাটফর্ম ছাউনি ও পানীয় জলের ব্যবস্থা রয়েছে।
স্টেশন ব্যাগ বা যাত্রীদের দ্বারা বহন করা জিনিসপত্রের পরীক্ষায় ব্যবস্থা নেই।
বৈদ্যুতীকরণ
মুঘলসরাই জংশন–বারাণসী জংশন– সুলতানপুর জংশন–লখনউয়ের চরবাগ রেলপথের বৈদ্যুতীকরণ ২০১৩ সালে সম্পূর্ণ হয়। এই রেলওয়ে স্টেশনের রেলপথে বৈদ্যুতীক ও ডিজেল চালিত উভয় ট্রেন চলাচল করে।
রেল পরিষেবা
এই স্টেশনটি স্টেশনের পার্শ্ববর্তী এলাকায় রেল পরিষেবা প্রদান করে থাকে। এই স্টেশনের দ্বারা বারাণসী ও লখনউগামী ট্রেন চলাচল করে। ২০২০ সালের অগাস্ট মাস পর্যন্ত দৈনিক ২৯ টি যাত্রীবাহী ট্রেন এই স্টেশনে দাঁড়িয়েছে বা বিরতি নিয়েছে।
প্রশাসন ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা
বাবতপুর রেলওয়ে স্টেশনটি ভারতীয় রেলের উত্তর রেল অঞ্চলের লখনউ চারবাগ রেলওয়ে বিভাগের অন্তর্গত। স্টেশন পরিচালনার সমস্ত দায়িত্ব স্টেশনের প্রধান "স্টেশন মাষ্টার"- এর উপর ন্যস্ত। এছাড়া স্টেশনের নিরাপত্তার জন্য অস্থায়ী ভাবে ভ্রাম্যমাণ জিআরপি কর্মী নিযুক্ত রয়েছে এবং স্টেশন চত্বর ও সংলগ্ন এলাকার নিরাপত্তা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন প্রদান করে থাকে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:লখনউ রেলওয়ে বিভাগ, উত্তর রেল | বাবতপুর রেলওয়ে স্টেশন |
স্ক্লোডোস্কা মঙ্গল গ্রহের একটি গর্ত যা ম্যারে অ্যাসিডালিয়াম চতুর্ভুজের ৩৩.৭° উত্তর এবং ২.৯° পশ্চিমে অবস্থিত। এটির ব্যাস । পোলিশ রসায়নবিদ এবং প্রথম নারী নোবেল বিজয়ী মারি স্ক্লোডোস্কা ক্যুরির (১৮৬৭-১৯৩৪) নামানুসারে এটির নামকরণ করা হয়েছিল। এই নামকরণটি ১৯৭৩ সালে প্ল্যানেটারি সিস্টেম নামকরণের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞান ইউনিয়নের ওয়ার্কিং গ্রুপ দ্বারা অনুমোদিত হয়েছিল।
চিত্রশালা
স্ক্লোডোস্কার চিত্রে তার রিম বরাবর অসংখ্য শাখা চ্যানেল দেখা যায়। নিচের কিছু ছবিতে দেখা যাচ্ছে।
আরও দেখুন
মঙ্গল গ্রহ
মঙ্গল গ্রহে জল
কোরোলেভ (মঙ্গল গ্রহের গর্ত)
মহাকাশ অভিযান
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মঙ্গল গ্রহে গর্তের প্রভাব | স্ক্লোডোস্কা (মঙ্গল গ্রহের গর্ত) |
বরুন মুখোপাধ্যায় নিখিল ভারত ফরওয়ার্ড ব্লকের রাজনীতিবিদ। তিনি রাজ্যসভায় পশ্চিমবঙ্গের প্রতিনিধিত্বকারী ভারতের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি ২০০৬ সালের এপ্রিল থেকে ২০১২ পর্যন্ত সদস্য ছিলেন তবে মে ২০০৮ এ পদত্যাগ করেছিলেন। তিনি ২০০৮ সালের নভেম্বর মাসে আবার রাজ্যসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন এপ্রিল ২০১৪ পর্যন্ত।
বহিঃসংযোগ
রাজ্যসভা ওয়েবসাইটে প্রোফাইল
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৩-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যসভা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:সারা ভারত ফরওয়ার্ড ব্লকের রাজনীতিবিদ | বরুন মুখোপাধ্যায় (রাজনীতিবিদ) |
ময়মনসিংহ-১৪ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি ময়মনসিংহ জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
ময়মনসিংহ-১৪ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
বিষয়শ্রেণী:ময়মনসিংহ জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
বিষয়শ্রেণী:ময়মনসিংহ জেলা
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ বিলুপ্ত | ময়মনসিংহ-১৪ |
শ্যামলী গুপ্ত (১ জুন ১৯৪৫ - ২৫ নভেম্বর ২০১৩) একজন রাজনীতিবিদ এবং ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কসবাদী) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। তিনি তাঁর দলের মহিলা শাখা অল ইন্ডিয়া ডেমোক্র্যাটিক উইমেনস অ্যাসোসিয়েশন (এইডডব্লিউএ)-এর সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৫-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০১৩-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) এর রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে নারী
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ | শ্যামলী গুপ্ত |
পুনর্নির্দেশ মোহাম্মদ হুসাইন | Mohammad Hussain (cricketer, born 1976) |
কেরি মারিসা ওয়াশিংটন (জন্ম ৩১ জানুয়ারি ১৯৭৭) একজন মার্কিন অভিনেত্রী, প্রযোজক, ও পরিচালক। তিনি এবিসির নাট্যধর্মী ধারাবাহিক স্ক্যান্ডাল (২০১২-২০১৮)-এ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ অলিভিয়া পোপ চরিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন। এই চরিত্রে তার কাজের জন্য তিনি দুইবার নাট্যধর্মী ধারাবাহিকে সেরা প্রধান অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার এবং একবার গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এইচবিওর রাজনৈতিক থ্রিলার চলচ্চিত্র কনফারমেশন (২০১৬)-এ আনিতা হিল চরিত্রে তার অভিনয়ের জন্য তিনি মিনি ধারাবাহিক বা টিভি চলচ্চিত্রে সেরা প্রধান অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এছাড়া তিনি হুলুর মিনি ধারাবাহিক লিটল ফায়ারস এভরিওয়্যার (২০২০)-এ মিয়া ওয়ারেন চরিত্রে অভিনয় করে মিনি ধারাবাহিক বা টিভি চলচ্চিত্রে সেরা প্রধান অভিনেত্রী বিভাগে আরেকটি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
চলচ্চিত্রে ওয়াশিংটন রে (২০০৪)-এ ডেলা বিয়া রবিনসন, দ্য লাস্ট কিং অব স্কটল্যান্ড (২০০৬)-এ কে, ২০০৫-২০০৭ সাল পর্যন্ত ফ্যান্ট্যাস্টিক ফোর চলচ্চিত্রে অ্যালিশিয়া মাস্টার্স, এবং কোয়েন্টিন টারান্টিনোর জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড (২০১২)-এ ব্রুমহিল্ডা ফন শাফট চরিত্রে অভিনয়ের জন্য সুপরিচিত। তিনি স্বাধীন চলচ্চিত্র আওয়ার সং (২০০০), দ্য ডেড গার্ল (২০০৬), মাদার অ্যান্ড চাইল্ড (২০০৯), নাইট ক্যাচেস আস (২০১০), ও আমেরিকান সন (২০১৯)-এও শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেছেন।
টাইম সাময়িকী ২০১৪ সালে ওয়াশিংটনকে টাইম ১০০ সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় স্থান দেয়। ২০১৮ সালে ফোর্বস অনুসারে তিনি অষ্টম সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক গ্রহীতা টেলিভিশন অভিনেত্রী। ওয়াশিংটন একটি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার এবং একটি প্রেসিডেন্টস পুরস্কারসহ পাঁচটি এনএএসিপি ইমেজ পুরস্কার অর্জন করে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৭-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জামাইকান বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:স্কটিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকান-মার্কিন অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকান-মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজক
বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকান-মার্কিন টেলিভিশন পরিচালক
বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকান-মার্কিন টেলিভিশন প্রযোজক
বিষয়শ্রেণী:জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:নিউ ইয়র্ক শহরের অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন কণ্ঠ অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন টেলিভিশন অভিনেত্রী
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন টেলিভিশন পরিচালক
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন নারী চলচ্চিত্র প্রযোজক
বিষয়শ্রেণী:প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এলজিবিটি অধিকার কর্মী
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত অভিনেত্রী | কেরি ওয়াশিংটন |
রাজেন্দ্র ছেত্রী নেপালি সেনাবাহিনীর একজন জেনারেল ছিলেন। তিনি ২০১৫ থেকে ২০১৮ মেয়াদে নেপালি সেনাবাহিনী প্রধান ছিলেন। জেনারেল রাজেন্দ্র ভারতীয় সেনাবাহিনীর 'জেনারেল' পদে ভূষিত হয়েছিলেন। ১৯৭৮ সালে ভারতীয় সামরিক একাডেমী থেকে কমিশনপ্রাপ্ত রাজেন্দ্র নেপালি সেনাতে মোট ৪০ বছর চাকরি করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:নেপালি জেনারেল
বিষয়শ্রেণী:১৯৬০-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি | রাজেন্দ্র ছেত্রী |
মায়োত জাতীয় ফুটবল দল () হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে মায়োতের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম মায়োতের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা মায়োত ফুটবল লীগ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্যপদ লাভ করেনি। ২০০০ সালের ১লা এপ্রিল তারিখে, মায়োত প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; মায়োতের মামুদজুতে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে মায়োত মাদাগাস্কারকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট কাওয়ানি কমপ্লেক্সে সাগরের ঘোড়া নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় মায়োতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন বাকার আলাউনি এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন মার্সোঁর মধ্যমাঠের খেলোয়াড় জার্জি নাদহোইমে।
ফিফা এবং আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্যপদ না থাকার ফলে মায়োত এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপ এবং আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। এছাড়াও, কুপ দ্য ইয়ুত্রে-মেরে মায়োত এপর্যন্ত ৩ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১০ এবং ২০১২ কুপ দ্য ইয়ুত্রে-মেরে চতুর্থ স্থান অর্জন করা।
জার্জি নাদহোইমে, আব্দু লাহারিতি অঁতোসি, চামসাদিন আতুমানি, লরাঁ গার্সিয়া এবং আহমেদ ফাইসোয়ালের মতো খেলোয়াড়গণ মায়োতের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফার সদস্যপদ না থাকার ফলে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে মায়োতের কোন স্থান নেই। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে মায়োতের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৫০তম (যা তারা ২০১৯ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৭৪। নিম্নে বর্তমানে বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:মায়োত জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকার জাতীয় ফুটবল দল | মায়োত জাতীয় ফুটবল দল |
মায়োত ফুটবল লীগ (; এছাড়াও সংক্ষেপে এলএফএম নামে পরিচিত) হচ্ছে মায়োতের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং তাদের আঞ্চলিক সংস্থা ওএফসির সদস্যপদ লাভ করতে পারেনি। এই সংস্থার সদর দপ্তর মায়োতে অবস্থিত।
এই সংস্থাটি মায়োতের পুরুষ, নারী এবং অনূর্ধ্ব-২৩ দলের পাশাপাশি ঘরোয়া ফুটবলে মায়োত বিভাগ অনার এবং কু দ্য মায়োতের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:মায়োত ফুটবল লীগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৯-এ মায়োতে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৯-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:মায়োতের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:মায়োতের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | মায়োত ফুটবল লীগ |
পুনর্নির্দেশ অবহেলিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগসমূহ | অবহেলিত ক্রান্তীয় রোগ |
পুনর্নির্দেশ দ্য ফাস্ট অ্যান্ড দ্য ফিউরিয়াস | Fast & Furious 1 |