ashtrayAI commited on
Commit
bee6e4a
1 Parent(s): ce23a1b

Upload 695 files

Browse files
This view is limited to 50 files because it contains too many changes.   See raw diff
Files changed (50) hide show
  1. Bangla_fin_news_articles/7001.csv +2 -0
  2. Bangla_fin_news_articles/7002.csv +2 -0
  3. Bangla_fin_news_articles/7003.csv +2 -0
  4. Bangla_fin_news_articles/7004.csv +2 -0
  5. Bangla_fin_news_articles/7005.csv +2 -0
  6. Bangla_fin_news_articles/7006.csv +2 -0
  7. Bangla_fin_news_articles/7007.csv +2 -0
  8. Bangla_fin_news_articles/7008.csv +2 -0
  9. Bangla_fin_news_articles/7009.csv +2 -0
  10. Bangla_fin_news_articles/7010.csv +2 -0
  11. Bangla_fin_news_articles/7011.csv +2 -0
  12. Bangla_fin_news_articles/7012.csv +2 -0
  13. Bangla_fin_news_articles/7013.csv +2 -0
  14. Bangla_fin_news_articles/7014.csv +2 -0
  15. Bangla_fin_news_articles/7015.csv +2 -0
  16. Bangla_fin_news_articles/7016.csv +2 -0
  17. Bangla_fin_news_articles/7017.csv +2 -0
  18. Bangla_fin_news_articles/7018.csv +2 -0
  19. Bangla_fin_news_articles/7019.csv +2 -0
  20. Bangla_fin_news_articles/7020.csv +2 -0
  21. Bangla_fin_news_articles/7021.csv +2 -0
  22. Bangla_fin_news_articles/7022.csv +2 -0
  23. Bangla_fin_news_articles/7023.csv +2 -0
  24. Bangla_fin_news_articles/7024.csv +2 -0
  25. Bangla_fin_news_articles/7025.csv +2 -0
  26. Bangla_fin_news_articles/7026.csv +2 -0
  27. Bangla_fin_news_articles/7027.csv +2 -0
  28. Bangla_fin_news_articles/7028.csv +2 -0
  29. Bangla_fin_news_articles/7029.csv +2 -0
  30. Bangla_fin_news_articles/7030.csv +2 -0
  31. Bangla_fin_news_articles/7031.csv +2 -0
  32. Bangla_fin_news_articles/7032.csv +2 -0
  33. Bangla_fin_news_articles/7033.csv +2 -0
  34. Bangla_fin_news_articles/7034.csv +2 -0
  35. Bangla_fin_news_articles/7035.csv +2 -0
  36. Bangla_fin_news_articles/7036.csv +2 -0
  37. Bangla_fin_news_articles/7037.csv +2 -0
  38. Bangla_fin_news_articles/7038.csv +2 -0
  39. Bangla_fin_news_articles/7039.csv +2 -0
  40. Bangla_fin_news_articles/7040.csv +2 -0
  41. Bangla_fin_news_articles/7041.csv +2 -0
  42. Bangla_fin_news_articles/7042.csv +2 -0
  43. Bangla_fin_news_articles/7043.csv +2 -0
  44. Bangla_fin_news_articles/7044.csv +2 -0
  45. Bangla_fin_news_articles/7045.csv +2 -0
  46. Bangla_fin_news_articles/7046.csv +2 -0
  47. Bangla_fin_news_articles/7047.csv +2 -0
  48. Bangla_fin_news_articles/7048.csv +2 -0
  49. Bangla_fin_news_articles/7049.csv +2 -0
  50. Bangla_fin_news_articles/7050.csv +2 -0
Bangla_fin_news_articles/7001.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7001,ডিএসইতে লেনদেন সাড়ে তিন শ কোটি টাকার নিচে,2014-11-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারের সূচক ও লেনদেনে আবারো পতনমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। কয়েক দিন ধরে থেমে থেমে পতনের প্রবণতা দেখা গেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই। একই সঙ্গে কমে গেছে লেনদেনের পরিমাণ। রবিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি টাকার। এর আগে সাড়ে তিন শ কোটি টাকার নিচে লেনদেন হয়েছিল ২৪ জুলাই। অর্থাত্ প্রায় চার মাস পর ডিএসইতে লেনদেন হলো সাড়ে তিন শ কোটি টাকার নিচে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন বাজারে সূচকের পতনের চেয়ে লেনদেন কমে যাওয়া বেশি শঙ্কার কারণ। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ কমে যাওয়ার কারণেই লেনদেন কমে যাচ্ছে বলে মনে করছেন তারা। তথ্যে দেখা গেছে রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬১ কমে ৪ হাজার ৮৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২৯ কমে ১ হাজার ৭৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৩৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৩টির কমেছে ২০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮১ কমে ১৪ হাজার ৯৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৪ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩০টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের।
Bangla_fin_news_articles/7002.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7002,বালি সম্মেলনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে অগ্রগতি নেই,2014-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক বছর আগে বিশ্ববানিজ্য সংস্থার ডব্লিউটিও বালি সম্মেলনে যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিলো তা বাস্তবায়নে খুব একটা অগ্রগতি নেই। বিশেষ করে স্বল্পন্নোত দেশগুলোর বানিজ্য সুবিধা বাড়ানোর প্রক্রিয়ার অগ্রগতি নেই। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি আয়োজিত সংলাপে বক্তারা এ কথা বলেন। তারা বলেন উন্নত বিশ্বের বাজারে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পন্যের প্রবেশাধিকার সুবিধা বাড়ানোসহ শুল্ক মুক্ত সুবিধা বাড়ানোর লক্ষ্য থকালেও তা কাঙ্ক্ষিত হারে হয়নি। তবে সম্প্রতি ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক যে সমঝোতা হয়েছে এর ফলে বালি সম্মেলনের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াকে সহজ করবে। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে বিশ্ব বানিজ্য সংস্থার ডব্লিউটিও বালি সম্মেলনে নেয়া সিদ্ধান্তের অগ্রগতি নিয়ে এ সংলাপের আয়োজন করা হয়। সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান। আলোচনায় অংশ নেন সিপিডির ট্রাস্টিবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান অধ্যাপক আনোয়ার হুদা রিচার্ড কানিং হাম প্রমূখ। মুক্ত আলোচনায় বক্তারা বলেন বারো বছর আগে ডব্লিউটিওর দোহা রাউন্ডের সিদ্ধান্তগুলো এখনও বাস্তবায়ন হয়নি। এর মধ্যে বিশ্বে অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিশেষ করে অর্থনীতিতে সেবা খাতের অবদান উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। চীন ও ভারতের অনেক উন্নতি হয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশ ডব্লিউটিওর চুক্তির বাইরেও দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক বানিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। কিন্তু ডব্লিউটিওর বিভিন্ন পর্যায়ের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় লাভবান হচ্ছে না স্বল্পোন্নত দেশগুলো। এ পরিস্থিতির উন্নতির জন্য বহুপাক্ষিক বানিজ্যের নীতিমালা সংশোধনসহ স্বল্পন্নোতদেশগুলোর অভ্যন্তরীণ নীতিমালারও পরিবর্তন প্রয়োজন তা না হলে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য যে সম্ভাবনা তৈরী হয়েছে তা হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে।
Bangla_fin_news_articles/7003.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7003,জিডিপির ৩০ শতাংশ আসছে এসএমই থেকে গভর্নর,2014-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির ৩০ শতাংশ আসে অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাত থেকে এ তথ্য জানিয়ে ব্যবসায়ী ও ব্যাংকাররা বলেছেন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে নিতে হলে এই খাতগুলোতে আরো জোর দিতে হবে। ব্যাংককে নজর দিতে হবে এসব খাতে অর্থায়নের দিকে আর ব্যবসায়ীদের নজর দিতে হবে উৎপাদিত পণ্যের মানের ওপর। শনিবার অনুষ্ঠিত এসএমই খাতের উন্নয়ন এসএমই সংগঠনের কার্যকরী ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর কাকরাইলে ইনষ্টিটউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিয়ার্স মিলনায়তনে যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বিআইবিএম। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন দেশের অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের প্রায় ৯৯ শতাংশ গড়ে উঠছে বেসরকারি খাতের উদ্যোগে। এখনকার মোট কর্মসংস্থানের ২৫ শতাংশ হচ্ছে এই খাত থেকে। আর শিল্পখাতের ৮০ শতাংশ কর্মসংস্থান হচ্ছে এসএমই খাতের মাধ্যমে। জিডিপিতে অবদান রাখছে ৩০ শতাংশ। তিনি বলেন সার্বিক বিবেচনায় এমএসএমই খাতের উন্নয়নে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে অর্থায়নের ওপর জোর দিতে হবে। একই সঙ্গে উদ্যোক্তাদের মানসম্মত পণ্য উৎপাদন করে বাজারজাত করতে হবে। এটি করা গেলে পণ্যের বিক্রি বেড়ে লাভবান হওয়া সম্ভব হবে। তিনি পণ্য গুদামজাতের সুবিধার্থে প্রতিটি ব্যাংকের সামাজিক দায়বদ্ধতা সিএসআর কর্মসূচির আওতায় অন্তত একটি করে বিদ্যুৎ গ্যাস ছাড়া চলে এমন প্রাকৃতিক কোল্ড স্টোরেজ স্থাপন করে দেওয়ার অনুরোধ জানান। সেমিনারে মহল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভারতের ইন্ট্রিগ্রেটেড অ্যাসোসিয়েশন অব এমএসএমইর চেয়ারম্যান রাজিব চাওলা। তিনি বলেন ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এসএমই খাত। বাংলাদেশেও এটি একটি সম্ভাবনাময় খাত। এ খাতের টেকসই উন্নয়নে উৎপাদিত পণ্যের মানের ওপর বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। একই সঙ্গে উদ্যোক্তার জন্য অর্থায়ন নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআইর সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ বলেন দেশের এক সময়ের অতি ক্ষুদ্র খাত ছিলো তৈরী পোশাক। এখন তা বিশ্বের দ্বিতীয় রপ্তানিকারকের অবস্থানে পৌছেছে।
Bangla_fin_news_articles/7004.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7004,স্বাস্থ্যবিমা চালু করছে গ্রিন ডেল্টা,2014-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে প্রথম বারের মতো স্বাস্থ্যবিমা শুরু করেছে গ্রিন ডেল্টা ইন্সুরেন্স। আর এ বিষয় সার্বিক দেখভাল করতে জিডি অ্যাসিস্ট নামের একটি সহপ্রতিষ্ঠান চালু করেছে ওই কোম্পানি। রবিবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এর কার্যক্রম শুরু হবে। শনিবার রাজধানীর একটি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয়া হয়। গ্রিন ডেল্টা ইন্সুরেন্স ও মালয়েশিয়া হেলথকেয়ার ট্রাভেল কাউন্সিল এমএইটিসি যৌথভাবে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা চৌধুরী উপদেষ্টা নাসির এ চৌধুরী ডিএমডি ও কোম্পানি সচিব মাঈনুদ্দিন আহমেদ এমএইটিসির সিনিয়র ম্যানেজার ইনচার্জ ডলি লিম উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় জিডি অ্যাসিস্ট গ্রাহকদের মালয়েশিয়ায় উন্নত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করবে। এ সেবার আওতায় ভিসা প্রসেসিং টিকেটিং হাসপাতালে ভর্তি থাকা যাতায়াত ব্যবস্থা প্রভৃতি কাজ করবে জিডি অ্যাসিস্ট। এ জন্য এরই মধ্যে সম্প্রতি জিডি অ্যাসিস্ট মালয়েশিয়ার বিভিন্ন হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি সই করেছে। জিডি অ্যাসিস্ট হাসপাতালের এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে। সংবাদ সম্মেলনে গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা চৌধুরী বলেন মৃত্যু দাবি ছাড়া সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলো জীবন বিমার মতো সব ধরনের সেবা দিতে পারে। জিডি অ্যাসিস্টের মাধ্যমে গ্রাহকরা মালয়েশিয়ায় স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এক প্রশ্নের জবাবে গ্রিন ডেল্টার উপদেষ্টা নাসির এ চৌধুরী বলেন জিডি অ্যাসিস্টের পুনর্বিমার ৫০ শতাংশ থাকবে সাধারণ বিমা করপোরেশনের কাছে। এ ছাড়া বিদেশি একটি বিখ্যাত পুনর্বিমা কোম্পানি জিডি অ্যাসিস্টের সঙ্গে থাকছে। ৬৫ বছরের মধ্যে যেকোনো ব্যক্তি জিডি অ্যাসিস্ট থেকে স্বাস্থ্যবিমা গ্রহণ করতে পারবেন। গ্রাহকের বয়স ও অন্যান্য বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিমা পলিসির প্রিমিয়াম নির্ধারিত হবে।
Bangla_fin_news_articles/7005.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7005,ইফাদ অটোসের আইপিও আবেদন রবিবার থেকে,2014-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া ইফাদ অটোসের আবেদন গ্রহণ শুরু হবে রবিবার থেকে। কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ শেষ হবে ২৭ নভেম্বর। প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য এ সুযোগ থাকবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। শেয়ারবাজারে ২ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার ছেড়ে কোম্পানিটি ৬৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা। ২০০টি শেয়ারে মার্কেট লট। আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানিটি ব্যবসা সম্প্র্রসারণ ব্যাংকঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। ডিএসই সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে। এ দিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের আইসিবি রাইট শেয়ারসংক্রান্ত সাবস্ক্রিপশন আগামী ৭ ডিসেম্বর রবিবার থেকে শুরু হয়ে শেষ হবে ৩০ ডিসেম্বর। শেয়ারবাজারে ১২ অনুপাতে অর্থাত্ প্রতি ২টি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে ১টি রাইট শেয়ার ২ কোটি ১০ লাখ ৯৩ হাজার ৭৫০টি শেয়ার ছেড়ে ১ হাজার ৫৪ কোটি ৬৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা উত্তোলন করবে। ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ৪০০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০০ টাকা। কোম্পানিটি রাইট শেয়ারের মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ এবং ঋণ পরিশোধে ব্যবহার করবে।
Bangla_fin_news_articles/7006.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7006,গেল সপ্তাহে দাম বাড়ার শীর্ষে ছিল উচ্চ দামের কোম্পানিগুলো,2014-11-22,আহসান হাবীব রাসেল,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত যেসব কোম্পানির আয়ের তুলনায় শেয়ারের দাম অনেক বেশি বা ঝুঁকিপূর্ণ সে সব কোম্পানি গেল সপ্তায় দাম বাড়ার শীর্ষে উঠে এসেছে। দাম বাড়ার শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানির সাতটিই উচ্চ পিই রেশিও সম্পন্ন কোম্পানি। শেয়ারবাজারে কোনো কোম্পানির পিই রেশিও আয়ের তুলনায় দাম ৪০এর ওপরে উঠে গেলে তাকে ঝুঁকিপূর্ণ ও অতিরিক্ত দামের কোম্পানি বলে বিবেচনা করা হয়। এ সাত কোম্পানির পিই রেশিও ৪০এর বেশি। ডিএসইর এক ঊর্ধ্বতন কমকর্তা বলেন যদি কোনো কোম্পানির ভবিষ্যতে ভালো করার সম্ভাবনা থাকে সে ক্ষেত্রে পিই রেশিও বেশি হলেও ওই কোম্পানির শেয়ার কেনা ঝুঁকিপূর্ণ নয়।এ ছাড়া হঠাত্ করে কোনো প্রান্তিকে কোম্পানির আয় কোনো কারণে কমে পিই রেশিও বেড়ে যেতে পারে।সে ক্ষেত্রেও ওই কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করা হয় না। অন্যথায় যে সব কোম্পানির পিই রেশিও ৪০ বা তার বেশি সে সব কোম্পানির শেয়ার ক্রয় করা ঝুঁকিপূর্ণ। তবে কেউ যদি পিই রেশিওর ঝুঁকি বিবেচনা না করে শেয়ার ক্রয় করেন তবে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে অনেক বেশি। সাধারণত কারসাজির কারণে এ সব কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়ে যায়। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে গেল সপ্তাহে দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে ছিল জেএমআই সিরিঞ্জ। ২০১৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ কোম্পানির পিই রেশিও ৪৫ দশমিক ২২। উচ্চ দাম সত্ত্বেও গেল সপ্তাহে এ কোম্পানির দর বেড়েছে প্রায় ২৬ শতাংশ। লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি টাকার শেয়ার। দরবৃদ্ধির তালিকায় চতুর্থ ছিল হাক্কানি পাল্প। এ কোম্পানির দর বেড়েছে ১৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ কোম্পানির পিই রেশিও ৪৯। দরবৃদ্ধির তালিকায় পঞ্চম স্থানে ছিল বিডি থাই এলুমিনিয়াম। তৃতীয় প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ কোম্পানির পিই রেশিও ৪৪। সপ্তাহশেষে বিডি থাইয়ের শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৬ দশমিক ৭১ শতাংশ। এ ছাড়া এ সপ্তাহে সিভিও পেট্রোক্যামিকেলের দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ। অথচ চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের আয়ের ভিত্তিতে এ কোম্পানির পিই রেশিও ১২২। আর ২০১৩ সালের আয়ের ভিত্তিতে পিই রেশিও ১২১৩। এ ছাড়া শেয়ারদর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকায় থাকা সোনালি আঁশের পিই রেশিও ২০৬। ওয়াটা ক্যামিকেলের পিই র���শিও ৪৪ দশমিক ১৬। এ দিকে গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৭ শতাংশ কমে গেছে। আর সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ৮৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭০ পয়েন্ট। একই সঙ্গে কমেছে ডিএস৩০ মূল্যসূচকও। গত সপ্তাহে ডিএসইতে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৬২৭ কোটি ১ লাখ টাকার যা আগের সপ্তাহে ছিল ৭৫৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। অর্থাত্ এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ১৭ শতাংশ। শেয়ার হাতবদলের পরিমাণও কমেছে গেল সপ্তাহে। এ সপ্তাহে শেয়ার হাতবদল কমেছে প্রায় ২৪ শতাংশ।
Bangla_fin_news_articles/7007.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7007,মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও এনভয় টেক্সটাইলের লভ্যাংশ ঘোষণা,2014-11-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুত্ ও জ্বালাফন খাতের মেঘনা পেট্রোলিয়ামের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে ৯৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ রয়েছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ ডিসেম্বর। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২৩ দশমিক ৯৯ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ৭০ দশমিক ৭৮ টাকা। এ ছাড়া বস্ত্র খাতের এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে ১২ শতাংশ নগদ ও ৩ শতাংশ বোনাস শেয়ার রয়েছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২ ডিসেম্বর। এ অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ দশমিক ২১ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ৩৮ দশমিক ৪৩ টাকা।
Bangla_fin_news_articles/7008.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7008,মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও এনভয় টেক্সটাইলের লভ্যাংশ ঘোষণা,2014-11-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুত্ ও জ্বালাফন খাতের মেঘনা পেট্রোলিয়ামের পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে ৯৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ রয়েছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ ডিসেম্বর। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২৩ দশমিক ৯৯ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ৭০ দশমিক ৭৮ টাকা। এ ছাড়া বস্ত্র খাতের এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে ১২ শতাংশ নগদ ও ৩ শতাংশ বোনাস শেয়ার রয়েছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২ ডিসেম্বর। এ অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ দশমিক ২১ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ হয়েছে ৩৮ দশমিক ৪৩ টাকা।
Bangla_fin_news_articles/7009.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7009,ডিএসইতে লেনদেন ৫০০ কোটি টাকার নিচে,2014-11-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা পাঁচ কার্যদিবস শেয়ারবাজারের সূচক পতনের পর একদিন বাড়লেও বৃহস্পতিবার ফের পতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেন পাঁচ শ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। ১৫ কার্যদিবস পর ডিএসইর লেনদেন পাঁচ শ কোটি টাকার নিচে নেমে আসল। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বৃহস্পতিবার ক্ষুদ্র মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়াদর কমেছে ১ দশমিক ১ শতাংশ। আর বাজারের লেনদেন হয়েছে জ্বালানি ওষুধ ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাত ঘিরে। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪৮ ভাগ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৬ কমে ৪ হাজার ৮৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ কমে ১ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৮৬ কোটি ৭০ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৮৯ কোটি ৬২ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৪টির কমেছে ১৪৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৬ কমে ১৫ হাজার ১৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৮৬ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১৫ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬০টির কমেছে ১২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের।
Bangla_fin_news_articles/7010.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7010,এক মিনিটেই সম্পন্ন হবে আন্তঃব্যাংক লেনদেন,2014-11-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তঃব্যাংক লেনদেন দ্রুত ও ঝুঁকিমুক্ত করতে রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট আরটিজিএস নামের প্রযুিক্তগত সেবা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই ব্যবস্থা বাস্তবায়ন হলে মাত্র এক মিনিটের ব্যবধানেই আন্তঃব্যাংক লেনদেন সম্পন্ন করা যাবে। আগামী বছরের সেপ্টেম্বর নাগাদ পুরোদমে এ সুবিধা পাওয়া যাবে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি আর্থিক সহায়তায় রেমিট্যান্স ও পরিশোধ পদ্ধতি অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আরটিজিএস বাস্তবায়ন করা হবে। আরটিজিএস চালু করতে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সুইডেন ভিত্তিক সিএমএ স্মল সিস্টেম এবি নামের একটি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আরটিজিএস প্রকল্প পরিচালক শুভংকর শাহা ও সিএমএ স্মল সিস্টেম এবি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ্যালেক্স নাজারভ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। আজ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান উপস্থিত ছিলেন। চুক্তি অনুযায়ী ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসের মধ্যে আরটিজিএস বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে। আগামী জুলাইয়ের মধ্যে পরীক্ষামূলক এটি চালু হবে। এ সময় গভর্নর বলেন আরটিজিএস ব্যবস্থা বাস্তবায়ন হলে দেশে আন্তঃব্যংক লেনদেনে নতুন মাত্রা সংযোজিত হবে। এর মাধ্যমে ঝুঁকিভিত্তিক লেনদেন কমবে এবং গ্রাহকদের সর্বোত্তম সেবা দেয়া সম্ভব হবে। স্থানীয় মুদ্রায় লেনদেনের পাশাপাশি এ ব্যবস্থায় দেশের অভ্যান্তরে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেনও সম্পন্ন করা যাবে। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর নাগাদ এ ব্যবস্থা গ্রাহকদের জন্য উন্মুক্ত করা যাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে তিনি তফসিলি ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের নির্দেশনা প্রদান করেন। গভর্নর বলেন সব ধরনের ব্যাংকের জন্যই একই নিয়ম একই নিয়ন্ত্রণ একই পেমেন্ট সিস্টেম একই সুপারভিশন ও একই পদ্ধতি অনুসরণ করবে কেন্দ্রিয় ব্যাংক। এ ক্ষেত্রে অঅরটিজিএস ব্যবস্থা কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
Bangla_fin_news_articles/7011.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7011,‘মধ্যমআয়ের দেশ চাইলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করতে হবে’,2014-11-20,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন বলেছেন ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে হলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করতে হবে। বর্তমান অর্থ বছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা দেড় লক্ষ কোটি টাকা আগামী ৫ বছরে ্এটি বেড়ে গিয়ে তিন লক্ষ কোটি টাকা হবে। সে অনুযায়ী গ্রোথ রেইট ২৫ শতাংশ। লক্ষ্যমাত্রা পূরণের একমাত্র পথ হলো ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করে ব্যবসায়ীদের বেশি বেশি সেবা প্রদান করতে হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বেনাপোল কাস্টমস ক্লাবে কাস্টমস বন্দর বিজিবি পুলিশ চেম্বার অব কমার্স ও সিএন্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন। কাস্টমস কমিশনার মাহবুবুজ্জামানর সভাপতিেত্ব অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেনজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মেম্বার ভ্যাট ফিরোজ শাহআলম বন্দরের পরিচালক নিতাই চন্দ্র সেনভারতবাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের মেম্বর মতিয়ার রহমান যশোর চেম্বারের সভাপতি মিজানুর রহমান বিজিবির উপ অধিনায়ক মেজর লিয়াকত হোসেন সিএন্ডএফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন ও সাধারন সম্পাদক এমদাদুল হক লতা প্রমুখ। অনুষ্ঠান শেষে তিনি কাস্টমস হাউসে স্এিএন্ড এফ এজেন্টস এসোসিয়েশনের ডিটিআই ভবনের উদ্বোধন করেন।
Bangla_fin_news_articles/7012.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7012,গ্রামীণফোনের নতুন সিইও রাজীব শেঠি,2014-11-20,অনলাইন ডেস্ক,গ্রামীণফোনের নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইওহিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রাজীব শেঠি। আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে এই পদে কাজ শুরু করবেন। গ্রামীণফোনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। রাজীব শেঠি গ্রামীণফোনে বিবেক সুদের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন। তিনি ভারতীয় অপারেটর ইউনিনরের প্রধান বিপণন কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। রাজীব শেঠি বলেন আমি গ্রামীণফোনে যোগ দিয়ে এবং বাংলাদেশে সবার কাছে ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগের অংশ হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। টেলিনরের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং এশিয়া বিভাগের প্রধান সিগভে ব্রেক্কে বলেন গ্রামীণফোন বাংলাদেশের বাজারে নেতৃত্ব দিচ্ছে আর ইউনিনর ভারতে দ্রুত গ্রাহক বৃদ্ধি করছে। ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তনের মাধ্যমে টেলিনর উভয় বাজারে আরো প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং গ্রাহকদের মাঝে নিজের অবস্থান শক্তিশালী করতে আগ্রহী।
Bangla_fin_news_articles/7013.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7013,বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে ব্যাংকসুদের হার কমানোর তাগিদ,2014-11-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে বিদ্যমান ব্যাংক ঋণের সুদের হার কমানোর তাগিদ দিয়েছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা। তারা বলেছেন বিনিয়োগের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্যাংকের উচ্চ সুদের হার। সব মিলিয়ে প্রকৃত সুদের হার হয়ে পরে ২২ শতাংশ হারে। অন্য দিকে আমানত ও ঋণের সুদের হার ব্যবধান স্প্রেড ৫ শতাংশে বেঁধে রাখার লক্ষ্য থাকলেও তা ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। বুধবার শেরে বাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা দলিল প্রণয়ন বিষয়ে ব্যবসায়ী ও ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাথে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তারা। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পণামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ বিষয়ে তিনি বলেন ব্যাংক স্প্রেড কিছুতেই ৩ শতাংশের বেশি হওয়া উচিত নয়। ব্যাংকঋণ নিয়ে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী খেলাপি হওয়ায় ব্যাংকগুলো এখন ঋণ বিতরণে আস্থা পাচ্ছে না। অন্য দিকে পুঁজিবাজার নানা কারণেই শক্তিশালী না হওয়ায় বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতী হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে আমাদের অবকাঠামো খাতেও সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি বলেন আসছে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাটি হবে প্রবৃদ্ধিবান্ধব বিনিয়োগবান্ধব। আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার অ্যান্ড লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়ার অ্যসোসিয়েশনের সভাপতি আবু তাহের বলেন সরকারি প্রণোদনা সহজ শর্তে কম সুদে ঋণ দিলে জুতাশিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। বিদেশি ক্রেতাদের শর্ত অনুযায়ী হাজারীবাগ থেকে সাভারে ট্যানারিশিল্পকে স্থানান্তর না করলে তারা চামড়া ও জুতা কোনোকিছুই কিনবে না বলে জানিয়েছেন। এ অবস্থায় সরকারি সহায়তা ছাড়া এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখা কঠিন হবে। বাংলাদেশ অ্যালুমিনিয়াম ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ওবায়দুর রহমান বলেন রফতানিপণ্য বহুমুখীকরণের দিকে নজর দিতে হবে। চীন এ শিল্পে বিশ্বে প্রথম স্থানে রয়েছে। সরকার এ শিল্পে প্রণোদনা বাড়ালে আমরা চীনের পরেই যেতে পারি। বাংলাদেশ অ্যসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস প্রতিনিধি জানান আইটিশিল্পের প্রধান কাঁচামাল হলো মানবসম্পদ। দেশের বছরে ৩ লাখ আইটি গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে। ২০১৮ সালের মধ্যে এ লক্ষ্যমাত্রা ১০ লাখ বের করা হবে। সফটওয়্যারের স্থানীয় বাজার উন্নয়নে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। এ জন্য সরকারি সহযোগিতা ও প্রণোদনা পেলে শিল্পটি দ্রুতই এগিয়ে যাবে। বিশ্বের ৭০০ বিলিয়ন ডলারের সফটওয়্যার বাজার রয়েছে যেখানে বাংলাদেশের দৃশ্যমান কোনো অংশগ্রহণ নেই। বাংলাদেশ হ্যান্ডিক্রাফটস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যসোসিয়েশনের প্রতিনিধি বলেন ৪ থেকে ৫টি ক্রাফট ভিলেজ করতে হবে যেখানে গ্যাস বিদ্যুত্ ও অবকাঠামো সমস্যা থাকবে না। এ বিষয়ে পরিকল্পণা মন্ত্রী জানান শিগগিরই ঢাকার বেনারসি পল্লিতে এ শিল্পের সাথে জড়িত ব্যক্তি যারা মানবেতর জীবন যাপন করছেন তাদের পুনর্বাসন করা হবে।
Bangla_fin_news_articles/7014.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7014,জামানতবিহীন এসএমই ঋণ সুবিধা বাড়ানো হবে শিল্পমন্ত্রী,2014-11-19,রাজশাহী অফিস,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প উদ্যোক্তাদের স্বার্থে জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা আরো বাড়ানো হবে। তিনি বলেন উদ্যোক্তাদের স্বার্থে সিঙ্গেল ডিজিট সুদে সহজ শর্তে ঋণের ব্যবস্থা করতে তাদের মাঝে ৩৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। ক্রেডিট হোল সেলিং কর্মসূচির আওতায় এ পর্যন্ত এসএমই একজন উদ্যোক্তা সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাচ্ছেন। শিল্পমন্ত্রী বুধবার রাজশাহীতে আয়োজিত আঞ্চলিক এসএমই মেলা২০১৪ এর উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। রাজশাহী নগর ভবন সংলগ্ন গ্রিণ প্লাজায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশন এ মেলার আয়োজন করে। ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন কে এম হাবিব উল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র প্রতিন্ত্রী মোঃ শাহ্রিয়ার আলম জেবুন নেসা আফরোজ এমপি রাজশাহীর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন চৌধুরী এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. সৈয়দ মো ইহ্সানুল করিম রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মো মনিরুজ্জামান মনি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে মূল চালিকা শক্তি হিসেবে উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী বলেন এখাতের ওপর ভর করেই দেশের অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। শিল্পখাতে মোট কর্মসংস্থানের ৮০ শতাংশেরও বেশি এ খাতে সৃষ্টি হচ্ছে। বর্তমান সরকার গৃহিত শিল্পনীতির ফলে দেশের ক্ষুদ্র কুটির ও মাঝারি শিল্পখাত ক্রমেই সুসংহত হচ্ছে। ইতোমধ্যে জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদান ৩২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে বলে জানান তিনি। আমির হোসেন আমু বলেন আয়তনে ছোট হলেও শিল্পোন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ অপার সম্ভাবনাময় দেশ। এদেশের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন শিল্পের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময়ে তিনি এলাকাভিত্তিক শিল্প সম্ভাবনার সুফল কাজে লাগাতে বাস্তবসম্মত সমীক্ষা পরিচালনার জন্য এসএমই ফাউন্ডেশনের প্রতি পরামর্শ দেন। এছাড়াও রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী সিল্ক শিল্পের আধুনিকায়ন পণ্য বৈচিত্রকরণ ও উদ্যোক্তাদের রপ্তানি সক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ গবেষণা সেবা ও বাজার সুবিধা বৃদ্ধিতে প্রতিষ্ঠানটিকে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ���র নির্দেশনা দেন শিল্পমন্ত্রী। পাঁচ দিন ব্যাপী আয়োজিত এ আঞ্চলিক মেলায় রাজশাহী অঞ্চলের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের মোট ৫০টি স্টল স্থান পেয়েছে। এসব স্টলে সিল্ক বাটিক ও বুটিক পণ্য বাঁশবেত ও পাটজাত পণ্য প্লাস্টিক সামগ্রী চামড়াজাত পণ্য ফ্যাশন ওয়্যার ফুট ওয়্যারসহ অন্যান্য দেশিয় শিল্পপণ্য প্রদর্শন করা হচ্ছে। মেলা প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে।
Bangla_fin_news_articles/7015.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7015,৫ কার্যদিবস পর ডিএসইতে সূচকবৃদ্ধি লেনদেন কম,2014-11-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক টানা ৫ কার্যদিবস পতনের পর বুধবার কিছুটা বেড়েছে। তবে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৭ বেড়ে ৪ হাজার ৯২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১১ বেড়ে ১ হাজার ৮২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৭৬ কোটি ৩২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৫১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৮টির কমেছে ১০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৩ বেড়ে ১৫ হাজার ২৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ৫ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৭টির কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরতে শেয়ারবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি শাহজীবাজার পাওয়ারের শেয়ারের বিপরীতে ঋণসুবিধা না দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। চলতি বছরের ১৫ জুলাই শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির পর থেকে কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের দাম ৩০০ টাকারও বেশি বেড়েছে। লেনদেনের প্রথম দিনে ডিএসইতে এই শেয়ারের সর্বনিম্ন দাম ছিল সাড়ে ৩৬ টাকা। আর গত সপ্তাহ পর্যন্ত তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩৫ টাকা। অস্বাভাবিক হারে দাম বাড়ায় ঋণসুবিধা বন্ধের পাশাপাশি কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনের জন্য স্পট মার্কেট বা নগদ লেনদেনের বাজারে স্থানাস্তর করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এ সব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে বিএসইসি জানিয়েছে। বুধবার থেকে সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। এ দিকে তালিকাভুক্তির পর থেকে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশে গত ১১ আগস্ট থেকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানিটির লেনদেন স্থগিত করা হয়। অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধানে নিয়ন্ত্রক সংস্থা তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত ও বিশেষ নিরীক্ষা শেষে আয় বৃদ্ধি সংক্রান্ত অনিয়মের কারণে কোম্পানি কর্তৃপক্ষকে জরিমানা করা হয়। এরপর গত ২০ অক্টোবর কোম্পানিটির লেনদেনের ওপর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে নেয়া হয়। ফের শুরু হয় কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধি। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে কোনো ব্রোকারেজ হাউস কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনে সীমার অতিরিক্ত ঋণ দিয়ে থাকলে তা তিন কার্যদিবসের মধ্যে নির্ধারিত সীমায় নামিয়ে আনার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের লেনদেনসংক্রান্ত তথ্য স্টক এক্সচেঞ্জে পাঠাতে বলা হয়েছে।
Bangla_fin_news_articles/7016.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7016,কৃষি ও ক্ষুদ্র ঋণে সাধারণ সঞ্চিতি সংরক্ষণের হার কমল,2014-11-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কৃষি ও ক্ষুদ্র ঋণে সাধারণ নিরাপত্তা সঞ্চিতি প্রভিশন সংরক্ষণের হার কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে এ ধরনের এক শ টাকা ঋণের বিপরীতে ব্যাংকগুলোকে আড়াই টাকা করে প্রভিশন রাখতে হবে। এত দিন কৃষি ও ক্ষুদ্র ঋণে পাঁচ টাকা হারে সাধারণ প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হতো। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোতে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে কৃষি ও ও ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণে ব্যাংকগুলোকে উত্সাহিত করতে আগের নির্দেশনা সংশোধন করে সাধারণ প্রভিশনের হার কমানো হয়েছে। তবে কৃষি ও ক্ষুদ্র খাতের সাবস্ট্যান্ডার্ড বা নিম্নমান এবং ডাউডফুল বা সন্দেহজনক মানে শ্রেণিকৃত ঋণের ক্ষেত্রে আগের মতই পাঁচ শতাংশ হারে প্রভিশন রাখতে হবে। এ ছাড়া মন্দ বা ক্ষতিজনক মানে শ্রেণিকৃত ঋণের বিপরীতে পূর্বের মতো শতভাগ প্রভিশন সংরক্ষণের নির্দেশনা কার্যকর থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে বর্তমানে ব্যাংকগুলোকে সাবস্ট্যান্ডার্ড বা নিম্নমান ডাউডফুল বা সন্দেহজনক এবং মন্দ বা ক্ষতি এ তিনটি ধাপে ঋণ শ্রেণিকরণ করে। তিনটি পর্যায়ের মধ্যে সন্দেহজনক এবং মন্দমানে শ্রেণিকৃত ঋণ খেলাপি হিসেবে বিবেচিত।
Bangla_fin_news_articles/7017.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7017,ব্যাংক হিসাবে ১২ ডিজিটের টিআইএন না থাকলে ১৫ শতাংশ কর,2014-11-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের হিসাবে ১২ ডিজিটের টিআইএন ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার হালনাগাদ করতে সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানে একটি চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এ চিঠি দিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে সব তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের প্রত্যেক গ্রাহকের হিসাবে যেদিন সুদ বা মুনাফা জমা করবে সেদিন গ্রাহকের হিসাবে ১২ ডিজিডের হালনাগাদ টিআইএন থাকতে হবে। তা থাকলে সুদ ও মুনাফার ওপর ১০ শতাংশ কর কাটতে হবে। আর হালনাগাদ অর্থাত্ ১২ ডিজিটের টিআইএন না থাকলে ওই সুদ ও মুনাফার ওপর ১৫ শতাংশ হারে উেসকর কেটে রাখতে হবে। অর্থ আইন২০১৪এর মাধ্যমে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪এর ৫৩এফ ধারায় আনীত সংশোধনীর পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর এ নির্দেশনা জারি করেছে। আর বাংলাদেশ ব্যাংক তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশনা পালন করার নির্দেশ দিয়েছে। জানা গেছে আগে টিআইএন না থাকলেই ১৫ শতাংশ হারে উেসকর কেটে রাখা হতো। আর টিআইএন থাকলে কাটা হতো ১০ শতাংশ। ১২ ডিজিটের টিআইএন থাকার বাধ্যবাধকতা ছিল না। নতুন এ নির্দেশনার ফলে এখন থেকে ১২ ডিজিটের টিআইএন থাকতে হবে। অর্থাত্ পুরাতন টিআইএনধারীদেরও নতুন ১২ ডিজিটের টিআইএন সংগ্রহ করতে হবে। অন্যথায় ১৫ শতাংশ হারে উেসকর কেটে রাখা হবে।
Bangla_fin_news_articles/7018.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7018,ডিএসইতে টানা ৫ কার্যদিবস দরপতন,2014-11-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা পাঁচ কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচকপতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। এ দিকে আজ মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে প্রথম দিনের লেনদেনে খান ব্রাদার্সের শেয়ারের দাম বেড়েছে ৬৬ টাকা অর্থাত্ ৬৬৬ শতাংশ। দিনের শুরুতে কোম্পানিটির লেনদেন হয় ৪৭ টাকা দরে। এরপর দুই ঘণ্টায় শেয়ারটির দর ৭০ টাকায় উঠে যায়। একপর্যায়ে ৮০ টাকাতেও লেনদেন হয়েছে। পরে ৭৬ টাকা লেনদেনে দিন শেষ হয়। এ দিকে ডিএসইতে আট দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে আজ মঙ্গলবার। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৮ কমে ৪ হাজার ৮৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৫ কমে ১ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬২৭ কোটি ৯৯ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৬৩ কোটি ১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৫টির কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৭২ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ১৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ২৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২২৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৪টির কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। এ দিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যমুনা অয়েল ও জেমিনি সি ফুড কোম্পানি সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। যমুনা অয়েল কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ এবং ১০ শতাংশ শেয়ার। আর জেমিনি সি ফুডের পরিচালনা পর্ষদ সাড়ে ৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
Bangla_fin_news_articles/7019.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7019,ঠাকুরগাঁও চিনিকলে অর্ধশত কোটি টাকার চিনি অবিক্রিত,2014-11-18,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি,দেশে চিনির চাহিদা বাড়লেও ঠাকুরগাঁওয়ে চিনিকলে এখনো অর্ধশত কোটি টাকার বেশি চিনি অবিক্রিত রয়েছে। গত তিন মৌসুমের সাড়ে ১২ হাজার মেট্রিক টন চিনি গুদামে পড়ে আছে। চিনিকলে কেজি প্রতি ৪০ টাকা আর খোলাবাজারে ৩৮ টাকা কেজি দরে চিনি বিক্রি হওয়ায় তালিকাভুক্ত ডিলাররা মিল থেকে চিনি উত্তোলন করছেন না। একদিকে মিল থেকে সরাসরি খোলাবাজারে চিনি বিক্রির অনুমতি না থাকা অন্যদিকে অনুমতি থাকার পরও লোকসানের ভয়ে ডিলাররা চিনি তুলছেন না। ফলে লালচে রংয়ের এ চিনি উন্নত হলেও গুদামেই পড়ে থাকছে। ঠাকুরগাঁও চিনিকল ঠাচিক কর্তৃপক্ষ জানায় গুদাম ভর্তি এসব চিনি ইতিমধ্যে রং নষ্ট হয়ে গলতে শুরু করেছে। টাকার অভাবে শ্রমিককর্মচারীদের বেতন ও অন্যান্য পাওনাদি দিতেও তারা হিমসিম খাচ্ছে। মিলের মেরামত কাজ ব্যাহত হচ্ছে। ফলে আগামী ২০১৪ ১৫ মাড়াই মৌসুমে নির্দিষ্ট সময়ে চিনিকল চালু করাও অসম্ভব হয়ে পড়বে। ব্যবসায়ীরা জানান খোলা বাজারে ভালো মানের সাদা চিনি এখন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪১ টাকা কেজি দরে। তাই বেসরকারি মিল মালিকদের কাছ থেকে চিনি বাজারজাত করে তারা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। চিনিকলের মিলরেট ৪০ টাকা সেই সাথে ভ্যাটট্যাক্স পরিবহন খরচ দিয়ে কেজি প্রতি চিনির দাম পড়ছে ৫৪ টাকা। ফলে কেজি প্রতি ৫ টাকা লোকসান দেয়ার ভয়ে মিলের চিনি তুলছেন না ডিলাররা। ঠাকুরগাঁও চিনিকলের তালিকাভুক্ত ডিলার শাহাজাহান খান জানান সরকারের খামখেয়ালিপনায় চিনিশিল্প ধ্বংসের পথে। সরকারি মিলগুলোতে চিনি পড়ে থাকলেও ভ্রান্তনীতির কারণে তা উত্তোলন ও বিক্রি করা যাচ্ছে না। খোলা বাজারের চিনি ঝরঝরে ও পরিষ্কার। ক্রেতারা ঐ চিনি কিনতে বেশি আগ্রহী। ফলে ডিলার হওয়া সত্ত্বেও চিনিকলের ভারি ও ভেজা চিনি উত্তোলন করা হয়নি। এদিকে চিনি বিক্রি না হওয়ায় ঠাকুরগাঁও চিনিকলের শ্রমিককর্মচারীরা অসন্তোষ প্রকাশ করছে। এবার গ্রাচ্যুইটির টাকার পরিবর্তে দেয়া হয়েছে চিনি। কিন্তু ঐ চিনি বাজারে বিক্রি করতে না পারায় শ্রমিক কর্মচারীরা বিপাকে পড়েছেন। ঠাচিক শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দস জানান চিনিকলে কয়েকটি গুদাম ভর্তি চিনি পড়ে রয়েছে। অথচ গত রমজানে সারাদেশে খোলাবাজারে চিনির ব্যাপক চাহিদা ছিল। কিন্তু দাম বেশি হওয়ায় এই চিনি বিক্রি হয়নি। ঠাকুরগাঁও চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল আজিজ জানান প্রাইভেট রিফাইনারিরা কম দামে বাজারে চিনি বিক্রি করতে পারছে। দেশের চিনি শিল্পের সাথে সঙ্গতি রেখে সরকারি চিনিকলের ভ্যাট ট্যাক্স শুল্কায়ন হওয়া উচিত। তাহলে চিনির অসম বাজার ব্যবস্থা থাকবে না।
Bangla_fin_news_articles/7020.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7020,জিএসপি না পেলে টিকফা অর্থহীন বাণিজ্যমন্ত্রী,2014-11-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমদ বলেছেন যুক্তরাষ্ট্র যদি জিএসপি অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা সুবিধা না দেয় তবে টিকফা ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কোঅপারেশন ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি অর্থহীন হয়ে পড়বে। তাই জিএসপি ফিরিয়ে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ দাবি করেন তিনি। সোমবার রাজধানীর সোনারগাঁ হোটেলে ইউএস ট্রেড শো২০১৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশের অ্যামচেম্ব সভাপতি আফতাব উল ইসলাম ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ এবং অ্যামচেম্বের নির্বাহী পরিচালক এ গফুরসহ দেশি বিদেশি উদ্যেক্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তোফায়েল আহমদ বলেন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ডব্লিউটিও কাজ শুরু করার পর স্বল্পোন্নত দেশগুলোর এলডিসি জন্য উন্নত দেশের বাজারে ডিউটি ফ্রি ও কোটা ফ্রি সুবিধা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এর ধারাবাহিকতায় কানাডাসহ বিভিন্ন উন্নত দেশ এ সুবিধা দিয়েছে। আমেরিকা এখন পর্যন্ত দেয়নি। উপরন্তু আমেরিকার বাজারে আমাদের পণ্যে উচ্চ শুল্ক রয়েছে। এদিকে আমরা আমেরিকার সাথে টিকফা চুক্তিও করলাম। এরপরও জিএসপি না পেলে টিকফা অর্থহীন হয়ে পড়বে। তাই যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পণ্য প্রবেশে জিএসপি সুবিধা ফিরিয়ে দেয়ার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত। তোফায়েল আহমদ বলেন আমেরিকা আমাদের রপ্তানির প্রধান বাজার। বিশেষ করে পোশাক খাতের জন্য এ বাজার খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে অতি সমপ্রতি আমেরিকার বাজারে আমাদের রপ্তানির প্রবৃদ্ধি কমে যাচ্ছে। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা স্থগিত করা হয়েছে। অন্য দেশগুলো আমেরিকার বাজারে যে কম শুল্কের সুবিধা পায় তাও নেই। ফলে আমাদের পণ্য অতিরিক্ত প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে। তাছাড়া কমপ্লায়েন্স ইস্যুর কারণেও কিছু প্রতিষ্ঠান চাহিদা অনুযায়ী রপ্তানি করতে পারেনি। এত কিছুর পরও ২০১৪১৫ অর্থবছরে দেশের রপ্তানি আয় ৩৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি হবে। আর স্বাধীনতার গোল্ডেন জুবিলীতে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। বিদেশি বিনি��োগ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বর্তমানে আমেরিকাসহ অনেক দেশের বিদেশি বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসছে। সামনে আরও আসবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ হবে বিদেশি বিনিয়োগের কাঙ্ক্ষিত স্থান। সবশেষে তিনি বাংলাদেশীদের জন্য মাল্টিপল ভিসার মেয়াদ ৫ বছরের পরিবর্তে ১০ বছরে উন্নীত করার আহবান জানান।
Bangla_fin_news_articles/7021.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7021,ট্র্যাক ফি কমানোর প্রস্তাব নাকচ বিএসইসির,2014-11-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ট্র্যাকহোল্ডারদের বাত্সরিক ট্র্যাক ফি কমানোর প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ডিএসইর এ প্রস্তাবে সম্মতি দেয়া ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্কিমের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হতে পারে বলে মনে করছে বিএসইসি। সোমবার বেলা ১২টায় বিএসইসির সঙ্গে ডিএসইর এক বৈঠকে ট্র্যাক ফি কমানোর প্রস্তাব না কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে বৈঠক সূত্রে জানা গেছে। পাশাপাশি ভবিষ্যতে যে কোনো ধরনের প্রস্তাব পাঠানোর আগে ডিএসইকে তা ভালভাবে দেখেশুনে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি। বিএসইসির সঙ্গে এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া স্বতন্ত্র পরিচালক রুহুল আমিন ও ড. এম কায়কোবাদ এবং চিফ রেগুলেটরি অফিসার সিআরও জিয়াউল হাসান খান। বৈঠকশেষে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা ট্র্যাকহোল্ডারদের বাত্সরিক ট্র্যাক ফি কমানোর প্রস্তাব নাকচ হওয়ার বিষয়ে কিছু বলেননি। তিনি বলেন ব্যবসায়িক স্বার্থের পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে বলেছে বিএসইসি। মাঝে মাঝে ব্যবসায়িক স্বার্থ ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের মধ্যে সাংঘর্ষিক অবস্থা তৈরি হয়। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে বলেছে বিএসইসি। প্রসঙ্গত ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্কিমে সকল ট্র্যাকহোল্ডারদের বাত্সরিক ফি বাবদ ৫০ হাজার টাকা জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। ট্র্যাকহোল্ডারদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে বিএসইসিকে এ ফি কমানোর প্রস্তাব দেয় ডিএসই।
Bangla_fin_news_articles/7022.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7022,শেয়ারবাজারে টানা চার দিন দরপতন,2014-11-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উভয় শেয়ারবাজারে সোমবার দরপতন হয়েছে। এ নিয়ে টানা চার কর্মদিবস দর পতন হলো। চার কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক কমেছে প্রায় ৮৮ পয়েন্ট। সূচক কমার সাথে সাথে লেনদেনও কমে গেছে। আজ লেনদেন হয়েছে ৬৯১ কোটি টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ কম। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮২৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৯১ কোটি ৯০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬২ কোটি ১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৮টির কমেছে ২০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২৮ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ২০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৮টির কমেছে ১৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও অনুমোদন পাওয়া ইফাদ অটোস লিমিটেডে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী রবিবার থেকে। কোম্পানিটির আইপিও আবেদন গ্রহণ ২৩ নভেম্বর শুরু হয়ে শেষ হবে ২৭ নভেম্বর। প্রবাসি বিনিয়োগকারীদের জন্য এ সুযোগ থাকবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ইফাদ অটোস শেয়ারবাজারে ২ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার ছেড়ে ৬৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা উত্তোলন করবে। এ জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা। ২০০টি শেয়ারে মার্কেট লট। আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানিটি ব্যবসা সমপ্রসারণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
Bangla_fin_news_articles/7023.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7023,লস এঞ্জেলেসে তিনদিনব্যাপী রিহ্যাব আবাসন মেলা শুরু,2014-11-16,অনলাইন ডেস্ক,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে তিনদিনব্যাপী রিহ্যাব আবাসন মেলা। ইউনিভার্সেল স্টুডিওর কাছে দ্য গারল্যান্ড হোটেলে মেলার উদ্বোধন করেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন। লস এঞ্জেলেসে প্রথমবারের মতো এই মেলায় অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত ৪৩টি আবাসন প্রতিষ্ঠান। মেলা উদ্বোধন করে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন বলেছেন ঢাকার আবাসন সমস্যা নিরসনে রাজউকের পাশাপাশি বেসরকারি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন আবাসন খাতে বিনিয়োগ করে কখনো কখনো গ্রাহকরা যে সমস্যায় পড়েন সে বিষয়ে রিহাবকে এগিয়ে আসতে হবে। মেলা ঘিরে প্রবাসীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। ১৬ নভেম্বর রবিবার সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চলবে রিহ্যাব হাউজিং ফেয়ার। মেলায় ক্রেতারা ২০ ভাগ পর্যন্ত বিশেষ ছাড় পাচ্ছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসেন রিহ্যাবের সভাপতি শামসুল আলামিন সিনিয়র সহসভাপতি রবিউল হক সহসভাপতি লিয়াকত আলী ভুইয়া সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম দুলাল কোষাধ্যক্ষ সরদার আমিন যুগ্ম কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ এনায়েত উল্লাহ মেলার কোচেয়ারম্যান শাকিল কামাল চৌধুরী ও সারোয়ারদী ভুইয়া এবং মেলার ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোঅর্ডিনেটর জাকারিয়া মাসুদ জিকো। বিজ্ঞপ্তি
Bangla_fin_news_articles/7024.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7024,নিত্যপণ্যের অতিরিক্ত দাম না রাখতে বাণিজ্যমন্ত্রীর আহবান,2014-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অতিরিক্ত দাম না রাখার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন মূল্য নির্ধারণ করা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয়। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে যারা উত্পাদক ও আমদানিকারক তারাই পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করবেন। তবে বাজার যাতে কোনভাবেই অস্থিতিশীল না হয় সে ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের দৃষ্টি রাখতে হবে। রবিবার সচিবালয়ে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের মজুদ মূল্য পরিস্থিতি বিপণন ও পরিবেশক সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠকে ব্যবসায়ীদের প্রতি তিনি এ আহ্বান জানান। ট্যারিফ কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী ১ লিটার সয়াবিন তেল উত্পাদনে ব্যয় হয় ৮৬ টাকা আর বিক্রি হয় ১৪০ টাকা এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন সঠিকভাবে যাচাই করে ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ করতে হবে। কোনভাবেই অতিরিক্ত দাম নেয়া যাবে না। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আন্তর্জাতিক বাজারেও এখন নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও নিম্নমুখী। বাণিজ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে এ বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন নিত্য পণ্যের আমদানিকারক উত্পাদক পরিবেশক ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা ছাড়াও খাদ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয় ট্যারিফ কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে ব্যবসায়ীরা কর দেয়ার প্রক্রিয়া সহজ করার সুপারিশ করেন। বৈঠকে সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান বলেন ব্যবসায়ীদের তিন স্তরে কর দিতে হয়। এটা সহজ ও এক ধাপে গ্রহণের সুপারিশ করেছি। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী কথা বলবেন বলে জানান।
Bangla_fin_news_articles/7025.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7025,অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট,2014-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ইএফটি জালিয়াতির মাধ্যমে এক কোটি ৩৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তাসহ সাতজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। রবিবার কমিশনের নিয়মিত বৈঠকে এ চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দেয় হয়। যাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে তারা হলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিএও এসএএস সুপার সাময়িক বরখাস্ত মো. শরিফুল ইসলাম মেসার্স সিয়াম ত্রুপ কেয়ারের মালিক মো. সাদেকুল ইসলাম মো. তানভীর সরকার খাদিজা খাতুন দিনা মো. ফিরোজ কবীর মো. মুরাদ মোর্শেদ ও সুফিয়া সরকার। দুদক সূত্র জানায় সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতন স্থানান্তরের জন্য মো. শরিফুল ইসলাম একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। ইএফটি এ্যাকাউন্টের সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতন এ্যাকাউন্ট সংযুক্ত করা হয়। অভিযুক্ত মো. শরিফুল ইসলাম অন্য আসামিদের সঙ্গে যোগসাজশে ডাচবাংলা ব্যাংকে ছয়টি এ্যাকাউন্ট খোলেন এবং ওই এ্যাকাউন্টগুলোর সঙ্গে ইএফটি এ্যাকাউন্ট সংযুক্ত করেন। এর মাধ্যমে তিনি মোট এক কোটি ৩৩ লাখ টাকা আত্মসাত করেন। এর মধ্যে ৬৯ লাখ টাকা আসামিরা ব্যাংক এ্যাকাউন্ট থেকে উত্তোলন করেন। বাকি টাকা ফ্রিজ অবস্থায় রয়েছে। আসামি শরিফুল ইসলাম তার স্ত্রী আপন ভাই বোন ভাগনের নামে ব্যাংক এ্যাকাউন্ট খোলেন এবং তাদের অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দেন। তারপর তাদের মাধ্যমে একাউন্ট থেকে টাকা আত্নসাত করেন। দুদকের উপপরিচালক এস এম সাহিদুর রহমান এ অভিযোগ তদন্ত করেছেন।
Bangla_fin_news_articles/7026.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7026,শেয়ারবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন,2014-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে রবিবার সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। দিনের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ঊর্ধ্বমূখী প্রবণতা দিয়ে শুরু হলেও শেষ পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকেনি। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে সূচক ওঠানামার ক্ষেত্রে কয়েকটি শেয়ার বেশি প্রভাব রেখেছে। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানির মধ্যে ৩ শতাংশের চেয়ে বেশি দাম কমেছে ২৭টি কোম্পানির। আর ৩ শতাংশের চেয়ে বেশি দাম বেড়েছে ৩৭টি কোম্পানির। এদিকে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ডেসকোর শেয়ার। দাম বাড়ার ক্ষেত্রে সোনালী আঁশ কোহিনূর ও ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের শেয়ার এগিয়ে ছিল। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৫২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৫৩ কোটি ২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৩টির কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪২ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৩৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৫২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২১৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৫টির কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে তিতাস এমারেল্ড ও সাইফ পাওয়ারটেকের প্রথম প্রান্তিকের আয় বেড়েছে। আর হাওয়েল সুহূদ ও গোল্ডেন হার্ভেস্টের আয় কমেছে।তালিকাভুক্ত তিতাস গ্যাস কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস বেড়েছে ১০ শতাংশ। প্রথম প্রান্তিকের কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ২৩৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। আর ইপিএস ২ টাকা ৩৭ পয়সা। আগের বছর যা ছিল যথাক্রমে ২১৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ও ২ টাকা ১৬ পয়সা। এমারেল্ড অয়েলের ইপিএস বেড়েছে ৩৯ শতাংশ। কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আর ইপিএস ৬৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির মুনাফা ছিল ১ কোটি ৩২ লাখ টাকা। আর ইপিএস হয়েছে ৪৯ পয়সা। সাইফ পাওয়ারটেকের ইপিএস বেড়েছে ৭১ শতাংশ। কোম্পানিটির কর পরবর্ত��� মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আর ইপিএস ৭৭ পয়সা। অন্যদিকে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের হাওয়েল টেক্সটাইলের ইপিএস কমেছে ৩৯ শতাংশ। প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। আর ইপিএস ৮৮ পয়সা। সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজের ইপিএস কমেছে ২৩ শতাংশ। কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৬৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা। ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা। গোল্ডেন হার্ভেস্ট অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের ইপিএস কমেছে ১৮ শতাংশ। প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা।
Bangla_fin_news_articles/7027.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7027,কোহিনুর ঢাকা ডায়িং ও ওরিয়নের লভ্যাংশ ঘোষণা,2014-11-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোহিনুর কেমিক্যাল ঢাকা ডায়িং ও ওরিয়ন ইনফিশনের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোহিনুরের পরিচালনা পর্ষদ ২৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নিধারণ করা হয়েছে আগামী ২৫ নভেম্বর। কোম্পানির ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ অনুমোদন হয়। এ ছাড়া বস্ত্র খাতের ঢাকা ডায়িং অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নিধারণ করা হয়েছে আগামী ২৫ ডিসেম্বর। আর ওরিয়ন ইনফিউশনের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নিধারণ করা হয়েছে আগামী ২৫ নভেম্বর। এ দিকে খান ব্রাদার্সের শেয়ার প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের আইপিও লটারিতে বিজয়ী বিও হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ সপ্তাহেই এ কোম্পানির লেনদেন শুরু হতে পারে শেয়ারবাজারে। কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে।
Bangla_fin_news_articles/7028.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7028,বাংলাদেশে জ্বালানিতে বিনিয়োগের শ্রেষ্ঠ সময়,2014-11-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে প্রাকৃতিক গ্যাস সমৃদ্ধ প্রায় ২০ হাজার বর্গকিলোমিটারের সমুদ্র সীমা জয় করেছে। এটা বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের সুযোগ নিয়ে এসেছে। কিন্তু দেশের রাজনৈতিক শঙ্কা দারিদ্র্য পরিস্থিতি এবং অর্থনীতিতে উচ্চ ভর্তুকির কারণে বেশিরভাগ বিনিয়োগকারীই একে বিনিয়োগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচনা করছেন। ফলে জ্বালানি সংক্রান্ত অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ সীমিতই থেকে যাচ্ছে। অথচ এখনই বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের শ্রেষ্ঠ সময়। শুক্রবার দ্য ডিপ্লোমেটএ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সাগর অঞ্চল গবেষক ও রেডিও সাংবাদিক জ্যাক ডেটশ এসব কথা লিখেছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশে এত সমস্যা নেই যে বিনিয়োগকারীরা এখানে আসতে চাইবেন না। অথচ গত বছর বাংলাদেশের অফশোর গ্যাস ক্ষেত্র থেকে অস্ট্রেলিয়ার সান্তোস নিজেদেরকে গুটিয়ে নিয়েছে কম উত্পাদনের যুক্তি দেখিয়ে। এদিকে বাংলাদেশের জাতীয় তেল কোম্পানি পেট্রোবাংলা অফশোরের গ্যাস উত্তোলনে ২০১২ সালের নিলামে দুটি কোম্পানিকে আকর্ষণ করেছে। একটি হলো ভারতের তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস কর্পোরেশন। অন্যটি কনোকো ফিলিপস। গত এপ্রিলে নির্ভেজাল অফশোরে তেল ব্লক নিয়ে পেট্রোবাংলা একটি নিলাম করেছে। এতে অংশগ্রহণকারী কোম্পানিগুলো অনশোরে প্রবেশাধিকারের সুযোগ কম ও পেট্রোবাংলার কঠিন শর্তাবলী নিয়ে সমালোচনা করেছে। এ বছরের শুরুতে কনোকো ও রাশিয়ার স্ট্যাট অয়েল যৌথভাবে বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে তেল ব্লকের বিষয়ে বিড করেছে। পরবর্তীতে গভীর সমুদ্রের আরও দুটি তেল ব্লকে চুক্তি করার চেষ্টা করে কনোকো। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে নতুন সমুদ্র সীমা হিসাব করে বর্তমানে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদের পরিমাণ ২০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট। যা এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের মধ্যে সর্ববৃহত্। এগুলো উত্তোলনে এ বছরের শেষ দিকে পেট্রোবাংলা নতুন আরও ১৮টি তেল ও গ্যাস ব্লক নিলামে তুলবে। এর ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের প্রাকৃতিক গ্যাস উত্পাদনে বৃহত্ একটি দেশ হবে বলে উল্লেখ করেছেন সেঞ্চুরি ফাউন্ডেশনের পলিসি এসোসিয়েট নেইল ভাটিয়া। ত বে মান্যার এনার্জির হেড অব কনসাল্টিং রবিন মিলস বলেছেন বাংলাদেশ বৃহত্ প্রাকৃতিক গ্যাস উত্পাদনকারী দেশ হবে কিনা তা নির্ভর করছে ২০০ ট্রি���িয়ন ঘনফুট মজুদের সঠিকতার উপর। যেহেতু এই পরিমাণ গ্যাস থাকার বিষয়টি ধারণা করা হচ্ছে কিন্তু এর সঠিকতা নিশ্চিত নয় তাই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না। তবে ভূতাত্ত্বিক ও প্রকোশলগত তথ্যের ভিত্তিতে এ মজুদের সম্ভাবনা ফিফটি ফিফটি। বাংলাদেশের এখনই জ্বালানি উত্তোলন ও এর সঠিক মজুদ সম্পর্কে যথাযথ জরিপ করা প্রয়োজন। কিন্তু গভীর সমুদ্র থেকে গ্যাস কিংবা তেল উত্তোলনে বাংলাদেশের সক্ষমতার অভাব রয়েছে। তাছাড়া এজন্য যে বিনিয়োগ প্রয়োজন তাও বেশ কঠিন। এদিকে জ্বালানি উত্তোলনে কিছু পরিবেশগত ঝুঁকি রয়েছে। এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল সরকারের পক্ষ থেকে। তবে সাগরে মিথেন ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে বাংলাদেশকে কিছু দক্ষ জনশক্তি বিদেশ থেকে আনতে হবে। নেইল ভাটিয়া বলেছেন এ সমস্যা দূর করা সম্ভব কনোকো ও স্ট্যাট অয়েলের সাথে উত্পাদনমূলক চুক্তির মাধ্যমে।
Bangla_fin_news_articles/7029.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7029,কমছে না খেলাপি ঋণের পরিমাণ,2014-11-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও ব্যবসাবাণিজ্যের গতি এখনো ফেরেনি। এতে এক দিকে ব্যাংকের ঋণ বিতরণ বাড়ছে না অন্যদিকে আগে যেসব ঋণ বিতরণ করা হয়েছে সে সব টাকাও ফেরত পাচ্ছে না ব্যাংক। ফলে খেলাপি ঋণ বাড়ছেই। বর্তমানে ব্যাংকগুলোর মোট বিতরণ করা ঋণের ১১ দশমিক ৬০ শতাংশ খেলাপি ঋণে পরিণত হয়েছে। সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে মোট খেলাপি ঋণ ৫৭ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে যা তিন মাস আগের তুলনায় ছয় হাজার কোটি টাকা বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেখা গেছে আগের প্রান্তিক জুন শেষে মোট চার লাখ ৭৭ হাজার ৪৩৭ কোটি টাকা ঋণের মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৫১ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা। আর গেল সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে দেশের ব্যাংকিং খাতে মোট চার লাখ ৯৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ বিতরণ হয়েছে। খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা বলছেন সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা কিছুটা কমলেও এখন পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরে আসেনি। ফলে ব্যবসাবাণিজ্যের বেগতিক অবস্থা। দেশের শিল্প কারখানায় গ্যাসবিদ্যুতের সংকট এখনো বিদ্যমান। এ সব কারণে বিনিয়োগ বাড়ছে না। অন্য দিকে অবকাঠামোগত দুর্বলতা আমদানি কম হওয়াসহ ব্যাংকের ঋণ খেলাপি হওয়ার জন্য যেসব কারণ রয়েছে সেগুলোর সবগুলোই এখন বিদ্যমান। এ অবস্থায় প্রভিশন ও পর্যাপ্ত মূলধন সংরক্ষণের পরে মুনাফা করাটা কতটা সম্ভব হবে সে বিষয়ে ব্যাংকারদের মধ্যে অনিশ্চয়তা রয়েছে।
Bangla_fin_news_articles/7030.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7030,গুসি শান্তি পুরস্কার পেলেন আতিউর রহমান,2014-11-13,অনলাইন ডেস্ক,অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণে বিশেষ অবদানের জন্য ফিলিপিন্সের একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠানের দেয়া শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান। বৃহস্পতিবার ম্যানিলাভিত্তিক গুসি পিস প্রাইজ ফাউন্ডেশন আন্তর্জাতিক গুসি শান্তি পুরস্কার২০১৪ ঘোষণা করে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। ফাউন্ডেশন তাকে পুওরম্যান ইকোনোমিস্ট খেতাবে ভূষিত করেছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। আতিউর গুসি শান্তি পুরস্কার পাওয়া দ্বিতীয় বাংলাদেশি। এর আগে দারিদ্র্য দূরীকরণ ও মানবিক কার্যক্রমের জন্য ২০১৩ সালে এই পুরস্কার পান ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন অব রুরাল পুওরের ডিওআরপি মহাসচিব এ এইচ এম নোমান। আগামী ২৬ নভেম্বর ম্যানিলায় গিয়ে গভর্নর আতিউর রহমান পুরস্কার গ্রহণ করবেন। সেদিন শান্তি ও কল্যাণমূলক কার্যক্রমের স্বীকৃতি হিসেবে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হওয়া অস্ট্রেলিয়া চীন কঙ্গো ভারত জার্মানি ইরান ইতালি জাপান লিথুনিয়া নেপাল নেদারল্যান্ডস ফিলিপিন্স পোল্যান্ড ও সৌদি আরবের ব্যক্তিরাও এই পুরস্কার গ্রহণ করবেন। খবর বাসস।
Bangla_fin_news_articles/7031.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7031,বেশির ভাগ ব্যাংকের ইপিএস বেড়েছে,2014-11-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৃতীয় প্রান্তিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩০টির মধ্যে ১৬টি ব্যাংকের মুনাফা ও শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস আগের বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় বেড়েছে কমেছে ১৩টি ব্যাংকের। আর আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের লোকসান আগের বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় কিছুটা কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে। সবচেয়ে বেশি মুনাফা বেড়েছে এবি ব্যাংকের। ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া প্রান্তিকে এ ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ৬১ কোটি ৬৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং ইপিএস বেড়েছে ১ দশমিক ১৬ টাকা। এনসিসি ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ১০ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং ইপিএস বেড়েছে ০.১৩ টাকা। ট্রাস্ট ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ৪৯ কোটি ৮৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং ইপিএস বেড়েছে ১ দশমিক ১৭ টাকা। সাউথইস্ট ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ৪৩ কোটি ৫৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা এবং ইপিএস বেড়েছে ০.৪৭ টাকা। ইস্টার্ন ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে ২৬ কোটি ৮১ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং ইপিএস বেড়েছে ০.৪৪ টাকা। এ ছাড়া সিটি ব্যাংক ঢাকা ব্যাংক ব্র্যাক ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক মার্কেন্টাইল ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ওয়ান ব্যাংক রূপালী ব্যাংক শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে।
Bangla_fin_news_articles/7032.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7032,দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন মূল্যস্ফীতি,2014-11-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে চলে এসেছে মূল্যস্ফীতির হার। গেলো অক্টোবর মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৬০ শতাংশে। এর আগে ২০১২ সালের নভেম্বরে এ হার ছিলো ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এরপর ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে এ হার ৭ শতাংশ এবং এপ্রিলে ৮ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। পরবর্তীতে কমতে থাকলেও তা ৭ শতাংশের উপরেই ছিলো মূল্যবৃদ্ধির হার। চলতি ২০১৪ সালের জুলাই মাস থেকে এ হার আবার ৬ শতাংশের নিচে নামতে থাকে। পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংবাদ সম্মেলে বৃহস্পতিবার পরিকল্পণামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম কমে আসার প্রভাব প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। তিনি বলেন বাংলাদেশ অনেক পণ্যেই ভারত থেকে আমদানি করে। ভারতের বাজারে মূল্যস্ফীতি বাড়াকমা বাংলাদেশের বাজারকেও প্রভাবিত করে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সুরাইয়া বেগম বিবিএস মহাপরিচালক গোলাম মোস্তফা কামাল ও পরিকল্পনা সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম।
Bangla_fin_news_articles/7033.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7033,ট্যানারি স্থানান্তরে নোটিশ প্রদানের নির্দেশ,2014-11-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হাজারিবাগের ট্যানারি স্থানান্তরের জন্য মালিকদের লিগ্যাল নোটিশ প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। একই সাথে তিনি যেসব ট্যানারি মালিক সাভারের চামড়া শিল্পনগরিতে নির্মাণ কাজ শুরু করেছেন তাদেরকে আগামী সপ্তাহ থেকে ক্ষতিপূরণের টাকা দেয়া শুরু করতে বিসিকের প্রতি নির্দেশনা দেন। আদালতের নির্দেশনা ও বিসিকের সাথে ট্যানারি শিল্প উদ্যোক্তাদের সমঝোতার বিষয়টি উল্লেখ করে দ্রুত ট্যানারি স্থানান্তরের জন্য এ নোটিশ প্রদানের নির্দেশনা দেন তিনি। চলতি ২০১৪২০১৫ অর্থবছরে শিল্পখাতের উন্নয়নে সরকার গৃহীত বিভিন্ন প্রকল্পের কার্যক্রম জোরদারের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালক ও সংস্থা প্রধানদের নিয়ে আয়োজিত সভায় শিল্পমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বৃহস্পতিবার এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এতে সভাপতিত্ব করেন। সভায় শিল্পমন্ত্রী কাজের গুণগতমান বজায় রেখে দ্রুত প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি বলেন প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে শাহজালাল সার কারখানাসহ কোনো প্রকল্প নির্ধারিত সময় সীমার মধ্যে বুঝে নিতে না পারলে দায়িদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি প্রকল্প বাস্তবান করতে গিয়ে উদ্ভুত যে কোনো সমস্যা মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা করে দ্রুত নিষ্পত্তির পরামর্শ দেন। সভায় জানানো হয় ২০১৪১৫ অর্থবছরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন সংস্থার ২৮টি প্রকল্পের অনুকূলে মোট বরাদ্দের পরিমাণ ১ হাজার ৫শ ২৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে সেপ্টেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত প্রকল্পগুলোর অনুকূলে ২শ ৭৩ কোটি ৬৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকা অবমুক্ত করা হয়েছে বলে তথ্য প্রকাশ করা হয়। সভায় আরো জানানো হয় সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জে নির্মাণাধীন শাহ্জালাল ফার্টিলাইজার প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। এ পর্যন্ত প্রকল্পের শতকরা ৯১ দশমিক ৩৮ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের আগেই এ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হবে বলে সভায় আশা প্রকাশ করা হয়। সভায় শিল্পসচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্ততন কর্মকর্তা মন্ত্রণালয়ের আওত���ধীন বিভিন্ন সংস্থা ও কর্পোরেশনের প্রধান এবং সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।
Bangla_fin_news_articles/7034.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7034,ডিএসইতে সূচক কমেছে ২১ সিএসইতে ৮৩ পয়েন্ট,2014-11-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক বৃহস্পতিবার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দিয়ে শুরু হলেও শেষ পর্যন্ত তা বহাল থাকেনি। দিনশেষে সূচক কমেছে ২১ পয়েন্ট। পাশাপাশি কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ প্রায় ১৮ শতাংশ কমে সাত শ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৩ কমে ১৫ হাজার ৩৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ৩০ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ১০ কোটি টাকা কম। তথ্যে দেখা গেছে বৃহস্পতিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২১ কমে ৪ হাজার ৯৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১০ কমে ১ হাজার ৮৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৯৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৫১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৯৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫২টির কমেছে ১১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই লেনদেনকৃত ২২৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১টির কমেছে ১২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে পুঁজিবাজরের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো শহরের বাইরে বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম করতে পারবে না বলে নির্দেশনা জারি করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বৃহস্পতিবার এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯এর ২ সিসি ধারার ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর সংঘ স্মারকে ঘোষিত রেজিস্টার্ড অফিস যে শহরে দেখানো হয়েছে এজিএম সে শহরেই করতে হবে। যদি কোনো কোম্পানি শহরের বাইরে এজিএম করতে চায় সে ক্ষেত্রে বিএসইসির অনুমোদন নিতে হবে। এ দিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রিমিয়ার সিমেন্টের শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস কমেছে ৩৬ শতাংশ। কোম্পানির প্রথম প্রান্তিকের জুলাই ১৪সেপ্টেম্বর ১৪ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদেনে এ সব তথ্য দেয়া হয়েছে। গত ৩ মাসে কোম্পানিটির করপরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৮ কোটি ২ হাজার টাকা। আর ইপিএস হয়েছে ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম���পানিটির মুনাফা ছিল ১২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। আর ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৮ পয়সা।
Bangla_fin_news_articles/7035.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7035,ডিএসইর সূচক ৫ হাজারে লেনদেন বৃদ্ধি সাড়ে ২৬ শতাংশ,2014-11-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,উভয় শেয়ারবাজারে বুধবার সূচক আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। তিন কার্যদিবস পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্যসূচক ফের পাঁচ হাজার পয়েন্টের ওপরে উঠে এসেছে। আর দুই কার্যদিবস পর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে আট শ কোটি টাকার বেশি। ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে সাড়ে ২৬ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭০ বেড়ে ৫ হাজার ৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৪৬ কোটি ৩২ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ১৭৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭১টির কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ২৪১ বেড়ে ১৫ হাজার ৪৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৫৩ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০১টির কমেছে ৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন হয়ে এ ক্যাটাগরিতে উঠেছে। কোম্পানিটি সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের ২৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ প্রদান করেছে। লভ্যাংশ প্রদান করায় কোম্পানিটি এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উঠে আসে। বৃহস্পতিবার থেকে কোম্পানিটির কার্যক্রম এ ক্যাটাগরিতে শুরু হবে। এ দিকে শাশা ডেনিমসের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন জমা নেয়া শুরু হবে আগামী ১৪ ডিসেম্বর থেকে। চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অনিবাসী বাংলাদেশিরা এনআরবি ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে। নির্ধারিত ব্যাংক শাখার পাশাপাশি ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকেও আবেদন করা যাবে। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ৫ কোটি শেয়ার ছেড়ে ১৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সাথে ২৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৫ টাকা মূল্যে কোম্পানিটি শেয়ার ইস্যু করবে।
Bangla_fin_news_articles/7036.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7036,দারিদ্র্যের দেয়াল ভাঙার আহবান ড ইউনূসের,2014-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন এখনো বিভিন্ন দেয়াল বিশ্বের সম্প্রদায়কে আলাদা করছে। তবে বার্লিন ওয়াল পতনের মধ্য দিয়ে বিশ্বের বিচ্ছিন্ন মানুষ আশার আলো দেখতে পেয়েছে। এটা ছিলো গণ মানুষের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন। এখন দারিদ্র্যের দেয়াল ভাঙতে সবাইকে কাজ করতে হবে। ৯ নভেম্বর জার্মানির বার্লিন ওয়াল পতনের ২৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ড. ইউনূস এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জার্মানির প্রেসিডেন্ট ইওয়াখিম গাউক বিলুপ্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের সাবেক নেতা মিখাইল গর্বাচেভ বার্লিন মেয়র ক্লস ওয়েরিট পোল্যান্ডের সংহতি নেতা লেস ওয়ালেসা ও উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলস প্রমুখ। মঙ্গলবার ইউনূস সেন্টারের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস বলেন এই অনুষ্ঠান বিশ্বের অন্য কোন দেয়ালগুলো ভাঙতে হবে সে প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি ভাবতে আমাদের সুযোগ করে দিয়েছে। উন্নত ও দরিদ্র দেশের মধ্যে থাকা বিভক্তি আমাদেরকে কমিয়ে আনার জন্য কাজ করতে হবে। সন্ধ্যায় এই অনুষ্ঠানের আগে প্রফেসর ইউনূস ও অন্যান্য অতিথিদের সংবর্ধনা দেয়া হয়।
Bangla_fin_news_articles/7037.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7037,ঋণখেলাপি সংস্কৃতি থেকে আমরা বের হয়েছি অর্থমন্ত্রী,2014-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন আমরা ঋণ খেলাপি সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে এসেছি। তিনি বলেন স্বাধীনতার পরে দেশে ঋণ খেলাপির পরিমাণ ছিল মোট ঋণের ৪০ শতাংশ। এখন তা ১১ শতাংশে নেমে এসেছে। বর্তমানে খেলাপি ঋণ সহনীয় মাত্রায় রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন বর্তমানে মোট ঋণের ১০ থেকে ১১ শতাংশ খেলাপি। এটা মোটামুটি সন্তোষজনক। তবে এটি ৮ শতাংশ নেমে এলে ভালো। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিজিএমইএর মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী এ সব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বিজিএমইএ সভাপতি মো. আতিকুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেন ৮০এর দশকে ঋণ পেতে গ্রাহকদের অনেক কষ্ট করতে হতো এ জন্য তারা ঋণ নিয়ে পরিশোধ করত না। কিন্তু এখন সে অবস্থা নেই। এখন উদ্যোক্তা ঋণের টাকা ফেরত দিয়ে দেন। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহায়ণ তহবিল থেকে বিজিএমইএ এবং এর সদস্যরা মাত্র ২ শতাংশ সুদে ঋণইক্যুইটি ৬০৪০ অনুপাতে ঋণ পাবেন। গৃহায়ণ তহবিল তাদের কার্যক্রম প্রসারে ইতোমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে ২০০ কোটি টাকার বরাদ্দ চেয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন ওই তহবিল ছাড় করার বিষয়ে বিবেচনা করা হবে। এ সময় অর্থমন্ত্রী আরো বলেন দেশের মোট জনসংখ্যার বিরাট অংশ আবাসনসুবিধা থেকে বঞ্চিত। এই তহবিলের মাধ্যমে গৃহনির্মাণে ঋণসুবিধা দেয়া হয়। এই তহবিলে বিজিএমইএর অংশগ্রহণ নতুন মাত্রা যোগ করবে। উপস্থিতদের উদ্যেশে অর্থমন্ত্রী বলেন এখানে যারা আছেন কারো বয়স আমার কর্মজীবন থেকে বেশি নয়। ফলে আমি একটু আবোলতাবোল বলতে পারি। তাতে আপনারা কিছু মনে করবেন না। এর আগে বিশেষ অতিথির ভাষণে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন ১৯৯৮ সালে সরকারের ১৬১ কোটি টাকার অনুদান নিয়ে এই তহবিলের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই তহবিলের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৬০ হাজার গৃহনির্মাণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন বাংলাদেশের ২১টি কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ। এর পরও আমাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ। বাংলাদেশের ২২টি প্রতিষ্ঠান ভারতের লিলিপুট থেকে অর্থ পায়। অথচ তারা পরিশোধ করেনি। এ সময় তিনি ১৪৫টি রুগ্ন প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
Bangla_fin_news_articles/7038.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7038,৪ কোম্পানির রাইট আবেদন নাকচ বিএসইসির,2014-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পরই রাইট শেয়ার ছাড়ার আবেদন করায় তা নাকচ করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। মঙ্গলবার কমিশনের ৫৩১তম সভায় চার কোম্পানির আবেদন নাকচ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস সেন্ট্রাল ফার্মাসিটিক্যালস ও মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলস তালিকাভুক্ত হওয়ার পর এবং জেএমআই সিরিঞ্জ অ্যান্ড মেডিক্যাল ডিভাইস পুনঃতালিকাভুক্ত হওয়ার পরই রাইট শেয়ার ইস্যুর আবেদন করে। বিএসইসি জানিয়েছে তালিকাভুক্তির পর কোম্পানিগুলো রাইট শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে যথেষ্ট সময় নেয়নি। ফলে বিষয়টি কোম্পানি সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের অবহিত হওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হয়নি। তাই বিনিয়োগকারী এবং পুঁজিবাজারের স্বার্থে এ কোম্পানিগুলোর রাইট শেয়ার ইস্যুর আবেদন বিবেচনা করেনি বিএসইসি। বিএসইসি জানিয়েছে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে আইপিও ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশনকে মূলধন সংগ্রহের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বিডিং প্রক্রিয়ায় নির্ধারিত দর অনুযায়ী কোম্পানিটি মূলধন সংগ্রহ করতে পারবে। কোম্পানিটি বুকবিল্ডিং পদ্ধতির আওতায় প্রতিটি শেয়ার ৭২ টাকা প্রিমিয়াম ৬২ টাকাসহ দরে ৩ কোটি ৩০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছাড়তে পারবে। এর মধ্যে ৪০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। বাকি ৬০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রবাসী ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। বিএসইসি গত ১৬ ফেব্রুয়ারি এ কোম্পানিকে বিডিং এর অনুমোদন দেয়। বিডিংয়ে প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ৬০ টাকা নির্ধারিত হয় যা ছয়টি ক্যাটাগরির ২৮টি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী দ্বারা সমর্থিত হয়। পরবর্তী সময়ে ৬৮ জন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর বিডিংয়ে অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্দেশক মূল্য ৭২ টাকা নির্ধারিত হয়েছে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি প্রেফারেন্স শেয়ারের দায়মোচন ব্যাংকঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। এ দিকে শর্ট সেল করায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সদস্য এসআর ক্যাপিটাল লিমিটেডকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এসআর ক্যাপিটাল লিমিটেডে গত বছরের ১১ জুলাই থেকে ১৮ আগস্ট ৫ দিন আফত��ব অটোমোবাইলস ইউনাইটেড এয়ার ও অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার লেনদেনে মোট ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭০০টি শেয়ার শর্ট সেল হয়।
Bangla_fin_news_articles/7039.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7039,এশিয়ান টাইগার হতে শিক্ষাঅবকাঠামোবিদ্যুত্জ্বালানিতে গুরুত্ব দিতে হবে,2014-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা বলেছেন এশিয়ান টাইগার হওয়ার জন্য বাংলাদেশের শিক্ষা অবকাঠামো বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে অধিক গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন। এ সবের পাশাপাশি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনের শাসন থাকলে বাংলাদেশ হবে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগের কেন্দ্রস্থল। মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে বক্তব্য দানকালে তিনি এ সব কথা বলেন। এ সময় ইআরএফের প্রেসিডেন্ট সুলতান মাহমুদ ও সেক্রেটারি সাজ্জাদুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। ড্যান মজীনা বলেন বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সম্পদের দেশ। এখানকার ভূমি পানি পরিবেশ গ্যাস কয়লা ও জনগণ দেশটির উন্নয়নে কার্যকর সম্পদ। এশিয়ান টাইগার হতে কাঙ্ক্ষিত শিল্প উন্নয়নে এ সব সম্পদের পাশাপাশি বিশাল যুবশক্তিকে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কাজে লাগাতে হবে। যুবশক্তিকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করতে পারলে জনশক্তি রপ্তানি খাতেও বাংলাদেশের গুণগত উন্নতি হবে। কৃষি ও স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশ বৈপ্লবিক উন্নতি করছে উল্লেখ করে ড্যান মজীনা বলেন কৃষি জমির পরিমাণ কমে এলেও খাদ্যনিরাপত্তায় বাংলাদেশ সফলতা দেখিয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য খাতেও ব্যাপক উন্নতি হচ্ছে। এই প্রবণতা অব্যাহত রাখতে হবে। এশিয়ান টাইগার হওয়ার প্রতিবন্ধকতা প্রসঙ্গে ড্যান মজীনা বলেন শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত উন্নতি করতে পারেনি। এ ক্ষেত্রে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। শিক্ষকদের উচ্চবেতন দিয়ে শিক্ষা ক্ষেত্রে মেধাবীদের আগ্রহী করতে হবে। এ ছাড়া স্কুলগুলোয় সমৃদ্ধ লাইব্রেরি ও ইন্টারনেটের ব্যাপক সুযোগ দিতে হবে। এতে শিক্ষার মান বাড়বে উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। জনগণকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করতে হবে। এতে দেশের শিল্পে উত্পাদনশীলতা বাড়বে। এ ছাড়া অবকাঠামো খাতে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। দেশব্যাপী সড়ক ও রেল যোগাযোগ সহজ ও দ্রুত করতে হবে। ড্যান মজীনা বলেন ঢাকাচট্টগ্রাম সড়ক সম্প্রসারণের কাজ তো চাঁদের দেশে যাওয়ার রাস্তা নয় যে বছরের পর বছর সময় লাগবে। খুব দ্রুত এটা সম্পন্ন করা উচিত। কারণ এ একটি রাস্তা দিয়েই দেশের সিংহভাগ আমদানিরপ্তানির কাজ সারতে হয়। বন্দর সম্প্রসারণও দ্রুত করা উচিত। তিনি বলেন শিল্প উদ্যোক্তারা বিদ্যুত্ ও জ্বালানি সংকটের কথা প্রতিনিয়ত বলছেন। এশিয়ান টাইগার হতে হলে এ সংকট দূর করতে হবে। চাহিদা পূরণে বাংলাদেশের ব্যাপক পরিমাণে বিদ্যুতের সরবরাহ দরকার। এ জন্য পাশ্ববর্তী দেশগুলো থেকে সরকার আমদানি করতে পারে। এ ছাড়া জ্বালানি সংকট নিরসনে গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কার ও উত্তোলনে গুরুত্ব দেয়া দরকার। এগুলো সম্পন্ন করার পাশাপাশি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনের শাসন বজায় রাখা জরুরি। তবেই দেশের শিল্প খাত উন্নত হবে। উদ্যোক্তারাও বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবেন। অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধা জিএসপি পুনরুদ্ধার সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে ড্যান মজীনা বলেন জিএসপি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা কিংবা আমার হাতে নয়। আমি চাইলেও দেয়া সম্ভব নয়। এটি কংগ্রেসে নির্ধারিত হয়। সুতরাং এ বিষয়ে কংগ্রেসে শক্তভাবে বাংলাদেশের যুক্তি আর্গুমেন্ট তুলে ধরা প্রয়োজন। তবে তার আগে বাংলাদেশের শিল্প খাতের কাঠামোগত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র শিল্পে শতভাগ নিরাপত্তা চায়। পাশাপাশি শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত দেখতে চায়। যেন আর কোনো রানা প্লাজার ধস দেখতে না হয়। কিংবা আর কোনো তাজরীনের অগ্নিকাণ্ড না ঘটে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার গুরুত্ব নিয়ে কাজ করছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সফল হলে বিশ্বে বাংলাদেশের একটি ব্র্যান্ডিং তৈরি হবে যা বিশ্বে পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে প্রথম স্থানে আবির্ভূত করবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে ড্যান মজীনা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ট্যারিফ বাবদ বাংলাদেশ বড় অঙ্কের অর্থ দিচ্ছেএমন সংবাদ ঠিক নয়। অনেক সময়ই বাংলাদেশের সংবাদপত্রে এ ধরনের খবর লেখা হয় যা ঠিক নয় বরং এ সব পোশাকে যে ট্যারিফ রয়েছে তা আমেরিকার ভোক্তারা বহন করেন।
Bangla_fin_news_articles/7040.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7040,শেয়ারবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2014-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে মঙ্গলবার বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় সূচক বেড়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। উভয় শেয়ারবাজারেই লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কমেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিব বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে কয়েক দিন দরসংশোধনের পর ক্ষুদ্র ও মাঝারি ধরনের মূলধনী কোম্পানিগুলোর দাম আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২০ বেড়ে ৪ হাজার ৯৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৫ বেড়ে ১ হাজার ৮২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৬৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকার যা আগের দিনের চেয়ে ৪০ কোটি ৯৯ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫২টির কমেছে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৩ বেড়ে ১৫ হাজার ২২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬৬ কোটি ৪২ লাখ টাকার যা আগের দিনের তুলনায় ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২২৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৭টির কমেছে ৯৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে সর্বশেষ অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেয়ায় এ থেকে জেড ক্যাটাগরিতে চলে গেছে তাল্লু স্পিনিং। স্টক এক্সচেঞ্জের সেটেলমেন্ট রেগুলেশন ২০১৩ অনুযায়ী এ কোম্পানির ক্যাটাগরি অবনমন করা হয়েছে বলে ডিএসই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। ফলে এখন থেকে এ কোম্পানির শেয়ারের বিপরীতে মার্জিন লোন দেয়া যাবে না। এ দিকে তালিকাভুক্ত তিনটি কোম্পানি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ওয়েস্টার্ন মেরিন কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ উদ্যোক্তাপরিচালক ব্যতিত এবং ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয়ার জন্য সুপারিশ করেছে। অপর কোম্পানি মিথুন নিটিংয়ের পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ২০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ২০ নভেম্বর।
Bangla_fin_news_articles/7041.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7041,লক্ষ্যের চেয়ে রফতানি কমেছে ৬ হাজার কোটি টাকা,2014-11-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সম্ভাবনা থাকলেও রপ্তানি আয়ে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি হচ্ছে না। বরং গত জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত অর্থবছরের প্রথম চার মাসে রপ্তানি আয় উল্টো পথে হাঁটছে। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি কমেছে ১০ কোটি মার্কিন ডলার বা ৭৮০ কেটি টাকার সমপরিমাণ। আর গত চার মাসের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি কমেছে অন্তত ৬ হাজার কোটি টাকা। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী আলোচ্য সময়ে রপ্তানি কমেছে প্রায় ১ শতাংশ। আর লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয় কমেছে সাড়ে ৭ শতাংশ। অথচ রাজনৈতিক অস্থিরতা স্বত্তেও বিগত ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে প্রবৃদ্ধি ছিল সাড়ে ১৬ শতাংশ। ইপিবি সূত্রে জানা গেছে গেল অক্টোবর মাসে বড় ধাক্কা খেয়েছে রপ্তানি আয়। আলোচ্য সময়ে গত অর্থবছরের অক্টোবরের তুলনায় রপ্তানি আয় কম হয়েছে ১ হাজার ২৪৮ কোটি টাকার। অর্থাত্ গত অক্টোবরে রপ্তানি কমেছে প্রায় ৮ শতাংশ। আর লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কমছে ২০ শতাংশ
Bangla_fin_news_articles/7042.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7042,অক্টোবরে বিও হিসাব বেড়েছে ৬৭ হাজার,2014-11-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে দিনে দিনে বিনিয়োগকারী আসছেন। এতে বাড়ছে বিও বেনিফিশিয়ারি ওনার্স হিসাব। গত ১ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত বিও হিসাব বেড়েছে ৬৭ হাজার। সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশ সিডিবিএল সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে নভেম্বরের ৩ তারিখ পর্যন্ত বিও হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ লাখ ৮৬ হাজার ৫৬৫টি। সেপ্টেম্বর মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত এ সংখ্যা ছিল ২৯ লাখ ১৮ হাজার ৭৬৭টি। অর্থাত্ এই সময়ে বিও হিসাব বেড়েছে ৬৭ হাজার ৭৯৮টি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন পুঁজিবাজারে প্রতিমাসেই নতুন আইপিও আসছে। তাই আইপিওকে কেন্দ্র করে বাজারে নতুন বিনিয়োগকারী বাড়ছে। এদিকে অক্টোবর মাসে পুরুষ অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বেড়েছে ৪৬ হাজার ৫৪৮টি। এ নিয়ে বর্তমানে পুরুষ বিও হিসাব হয়েছে ২১ লাখ ৮৭ হাজার টি। যা সেপ্টেম্বরে ছিল ২১ লাখ ৪১ হাজার ২৯৯টি। আর গেল মাসে নারী বিও হিসাবের সংখ্যা বেড়েছে ২১ হাজার ১২৫টি। বর্তমানে নারী বিও হয়েছে ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৫১৯টি। সেপ্টেম্বরে মাসে যা ছিল ৭৬ লাখ ৭ হাজার ৩৯টি। তথ্যে দেখা গেছে গেল মাসে স্থানীয় বিও হিসাবের সংখ্যা ৬৬ হাজার ২৭০টি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ লাখ ৩৪ হাজার ৯টি যা আগের মাসে ছিল ২৭ লাখ ৬৭ হাজার ৭৩৯টি। একইসাথে বেড়েছে প্রবাসী বিনিয়োগকারীর সংখ্যা। বর্তমানে প্রবাসী বিও হিসাবের সংখ্যা ১ লাখ ৪২ হাজার ৩৫৭টি। যা সেপ্টেম্বরে ছিল ১ লাখ ৪০ হাজার ৯৫৪টি।
Bangla_fin_news_articles/7043.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7043,ডিএসইর সূচক পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে,2014-11-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক পাঁচ হাজার পয়েন্টের নিচে চলে এসেছে। গতকাল সোমবার ডিএসইএক্স নেমে এসেছে ৪ হাজার ৯১৪ পয়েন্টে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন গত মাসে বেশিরভাগ কোম্পানির দর বেড়েছিল সেসব কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগাকারীরা মুনাফা তুলে নিতে চাইছেন। এজন্য গত কয়েকদিন ধরেই বাজারে বিক্রির চাপ বেড়েছে। ফলে সার্বিক মূল্য সূচক কমতে শুরু করেছে। তবে এতে বাজারের উপর আস্থা হারানোর কিছু নেই। তারা বলছেন বাজারে সূচক কমলেও প্রতিদিনই লেনদেন হওয়া প্রায় অর্ধেক কোম্পানির দর আগের দিনের তুলনায় বাড়ছে। কিন্তু বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর দর পতনের ফলে সার্বিক সূচক কমে যাচ্ছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮০৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭০৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৪৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৭টির কমেছে ১৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৯ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ১৬৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২১৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬১টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে তালিকাভুক্ত এটলাস বাংলা কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ। রেকর্ড ডেট ২৭ নভেম্বর। ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ নভেম্বর। পদ্মা অয়েল কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০০ ভাগ নগদ লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে। রেকর্ড ডেট ২২ নভেম্বর। অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ এবং ৩৫ শতাংশ স্টক লভ্যাং দেয়ার সুপারিশ করেছে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ২৭ নভেম্বর।
Bangla_fin_news_articles/7044.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7044,‘বাংলাদেশের রফতানি প্রবৃদ্ধি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়েছে’,2014-11-09,অনলাইন ডস্কে,শিল্প ও বাণিজ্যিক সেবা পণ্যের জন্য আন্তর্জাতিক রফতানি বাজারে তাৎপর্যপূর্ণ শেয়ার অর্জনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রফতানি প্রবৃদ্ধির অগ্রগতি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ডব্লিউটিও এক রিপোর্টে এ কথা বলা হয়। বালিতে মন্ত্রীপর্যায়ের সিদ্ধান্তের আলোকে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর এলডিসি রফতানী বাজারে প্রবেশাধিকারের ওপর ডব্লিউটিও সচিবালয় বার্ষিক এই রিপোর্ট তৈরি করেছে। প্রথম বার্ষিক পর্যালোচনার জন্য গত সপ্তাহে এর সাবকমিটির কাছে রিপোর্টটি পেশ করা হয়। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় যে স্বল্পোন্নত দেশগুলো থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে ২০১৩ সালে মোট পণ্য রফতানী ৫.২ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান শীর্ষে। গত বছর বাংলাদেশের শিল্পপণ্য রফতানীকারকরা ২৯১১৪ মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানী করেছে। একই সময় বাংলাদেশ থেকে বাণিজ্যিক পণ্য রফতানী হয়েছে ১৮৭৬ মার্কিন ডলারের। রিপোর্টে বলা হয় তৈরি পোশাক শিল্পের পাশাপাশি বাংলাদেশের আইসিটি শিল্প একটি প্রধান রফতানী আয়ের খাত হবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এশিয়ার স্বল্পোন্নত দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি বাড়ছে। পর্যটন খাতের জন্য কম্বোডিয়া আইসিটি রফতানীর জন্য বাংলাদেশ এবং নির্মাণ সামগ্রী সরবরাহের জন্য আফগানিস্তানে প্রবৃদ্ধি বাড়ছে।
Bangla_fin_news_articles/7045.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7045,শেয়ারবাজারে সূচক পতন হলেও লেনদেন বেড়েছে,2014-11-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শুরুতে রবিবার দেশের উভয় শেয়ারবাজারে বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। ঊর্ধ্বমুখী সূচকে দিনের লেনদেন শুরু হলেও কয়েক মিনিট পরই বাজার নিম্নমুখী হয়। তবে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার অংকে লেনদেন বেড়েছে। দিনশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৮৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১২টির কমেছে ১৫৬টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ার দর। লেনদেন হয়েছে ৮৫৭ কোটি ৭৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।রবিবার ডিএসইতে লেনদেনের ভিত্তিতে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো ওয়েস্টার্ন মেরিন কেয়া কসমেটিক্স অ্যাপোলো ইস্পাত ডেসকো লি. লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট আরএসআরএম স্টিল সাইফ পাওয়ার কেপিসিএল শাহাজীবাজার পাওয়ার ও বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোমপানি হলো ন্যাশনাল পলিমার ওয়েস্টার্ন মেরিন লিগেসি ফুটওয়্যার পেনিনসুলা টেক্সটাইল সিনোবাংলা আনোয়ার গ্যালভানাইজিং কেয়া কসমেটিকস কেপিসিএল শাহাজীবাজার পাওয়ার ও অ্যাপোলো ইস্পাত।অন্য দিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো আরএসআরএম স্টিল ফারইস্ট নিটিংস মাইডাস ফাইন্যান্স লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট প্রগ্রেসিভ লাইফ জেমিনি সি ফুড বিআইএফসি প্রাইম লাইফ ইন্সু. বরকতউল্লাহ ইলেকট্রনিক্স ও তিতাস গ্যাস। অন্য দিকে রবিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সাধারণ মূল্যসূচক ১১৩ কমে অবস্থান করছে ৯৩২৯ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২২৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭২টির কমেছে ১৩০টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির। লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকার। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। সে হিসাবে রবিবার সিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার। এ দিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত শমরিতা হাসপাতাল কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড এবং ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ বোনাস শেয়ার সুপারিশ করেছে। অন্য দিকে ন্যাশনাল পলিমার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩০ ��ুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১৮ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ বোনাস শেয়ার সুপারিশ করেছে।
Bangla_fin_news_articles/7046.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7046,এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার বেড়েছে,2014-11-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সামগ্রিকভাবে পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার উভয়ই বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাস জুলাইসেপ্টেম্বর শেষে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ এর আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। একইসঙ্গে পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তি বেড়েছে প্রায় ১১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী আলোচ্য সময়ে পণ্য আমদানির ওপর ঋণপত্র খোলা হয়েছে এক হাজার ৬৫ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার যা গত অর্থবছরের একই সময় শেষে ছিল ৯৫৭ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। সে হিসাবে প্রথম প্রান্তিক শেষে আমদানি পণ্যের ওপর ঋণপত্র খোলার হার ১০৮ কোটি চার লাখ ডলার বেড়েছে। যদিও গত ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে আগের ২০১২১৩ অর্থবছরের তুলনায় বেড়েছিল ১০ দশমিক ৪৭ শতাংশ। একইভাবে পণ্য আমদানিতে ৯৬৯ কোটি ৬২ লাখ ডলারের ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে যা ২০১৩১৪ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮৭৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার। এতে করে আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তির হার বেড়েছে ৯৬ কোটি ডলার বা ১০ দশমিক ৯৯ শতাংশ। যা এর আগের বছর বেড়েছিল ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এদিকে একক মাস হিসেবে সেপ্টেম্বর মাসে সব ধরনের পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা ও নিষ্পত্তির হার উভয়ই কিছুটা বেড়েছে। এ মাসে ৩৫২ কোটি ৪৩ লাখ ডলারের সমপরিমাণ পণ্যের ঋণপত্র খোলা হয়েছে। যা আগের মাসে ছিল ৩৪৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এ হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ বেড়েছে ১৩ দশমিক ০২ শতাংশ। এসময়ে নিষ্পত্তির হার বেড়েছ ৯ দশমিক ১০ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে ৩২৬ কোটি ৯৯ লাখ ডলারের সমপরিমাণ ঋণপত্র নিষ্পত্তি করা হয়েছে। যা আগের মাসে ছিল ২৯৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার। চলতি ২০১৪১৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে ঋণপত্র খোলা হয়েছিল ৩৬৫ কোটি ৫৬ লাখ ডলারনিষ্পত্তি হয়েছিল ২৯৪ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। পরিসংখ্যান অনুযায়ী সেপ্টেম্বর মাসে মূলধনী যন্ত্রাংশের জন্য ২৩ কোটি ৫৭ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে ১৪ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার। যা আগের মাস আগস্টের তুলনায় কিছুটা বেশী। ব্যাক টু ব্যাকের পন্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা হয়েছে ৬৪ কোটি ৯১ লাখ মার্কিন ডলার এবং নিষ্পত্তি হয়েছে ৫৫ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলার। পোশাক শিল্পে ব্যবহূত রাসায়নিক পণ্য আমদানিতে ২৬ কোটি ৯২ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে ১৫ কোটি ২০ লাখ ডলার। খাদ্যপণ্যের মধ্যে চাল আমদানিতে চার কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণপত্র খোলা হলেও ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে তিন কোটি ৩৫ লাখ ডলার। গম আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে ১০ কোটি ৬৬ লাখ ডলার খোলা হয়েছে ছয় কোটি ৩৫ লাখ ডলার। চিনি আমদানিতে পাঁচ কোটি ৯৯ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হলেও নিষ্পত্তি হয়েছে চার কোটি ৮৪ লাখ ডলার। এছাড়া পরিশোধিত তেল আমদানিতে এলসি খোলা হয়েছে তিন কোটি ৭৫ লাখ ডলারের নিষ্পত্তি হয়েছে সাত কোটি ৪৯ লাখ ডলার। আলোচ্য সময়ে অন্যান্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা হয়েছে ৯৩ কোটি ৪১ লাখ ডলার আর নিষ্পত্তি হয়েছে ৯৩ কোটি এক লাখ ডলার।
Bangla_fin_news_articles/7047.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7047,বেসিক ব্যাংকের অপসারিত এমডির শাস্তি মওকুফের আবেদন নাকচ,2014-11-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসিক ব্যাংকের অপসারিত এমডি কাজী ফখরুল ইসলামের শাস্তি মওকুফের আবেদন নাকচ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে গত ২৫ মে তাকে অপসারণ করে বাংলাদেশ বাংক। তাকে অপসারণের পাশাপাশি পরবর্তী ২ বছর অন্য কোনো ব্যাংকে যোগ দেয়ার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়। এ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে আবেদন করলে বৃহস্পতিবার তা খারিজ করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। জানা গেছে অপসারিত হওয়ার পর প্রথম দিকে ফখরুল ইসলাম ব্যক্তিগতভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে যোগাযোগ করেন। বেসিক ব্যাংকে চাকরি ফেরত না পেলেও অন্য ব্যাংকে কাজ করার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করানোর জন্য জোর চেষ্টা ছিল তার। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্ষদ তার অনুরোধ রাখেনি। পরে তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা নেয়া হবে এমন কথার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি দেশ ছেড়ে চলে যান। বর্তমানে তিনি স্বপরিবারে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছে বলে জানা গেছে। বেসিক ব্যাংকের গুলশান দিলকুশা ও শান্তিনগরসহ বিভিন্ন শাখায় পরিদর্শন চালিয়ে সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা ঋণ অনিয়মের তথ্য পায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চেয়ারম্যান এমডিসহ বিভিন্ন পক্ষের যোগসাজশে এ অনিয়ম সংঘটিত হয়। অনিয়মের দায়ে পর্ষদ ভেঙে দেওয়াসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
Bangla_fin_news_articles/7048.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7048,বিশ্ব বাজারে তেলের দাম ৪ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন,2014-11-06,আহসান হাবীব রাসেল,আমেরিকার প্রতি ব্যারেল তেলের দাম ৭৬ ডলারের নিচে নেমে এসেছে। যা ২০১০ সালের অক্টোবরের পরে সর্বনিম্ন। আমেরিকার জন্য সৌদি আরবের তেলের দাম প্রতি ব্যারেলে ৪৫ সেন্ট কমানোর ফলে তেলের দাম এতো নিচে নেমে এসেছে। কানাডায় তেলের দাম আরও কম। জুনের তুলনায় কানাডার তেলের দাম কমেছে প্রায় ৩০ শতাংশ। তেলের দাম কমে যাওয়ায় ইতিমধ্যে ভোক্তারা এর সুফল পেতে শুরু করেছেন। আমেরিকায় প্রতি গ্যালন জ্বালানি তেলের মূল্য গড়ে ২ দশমিক ৯৭ ডলারে নেমে এসেছে। যা এক মাস আগের তুলনায় ৩৩ সেন্ট কম। দাম কমায় প্রতি বছর ভোক্তার ১২০ ডলার খরচ কমবে। শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর উত্পাদন খরচ কমবে। বিশেষ করে বিমান রেল ও সড়ক পরিবহন হোটেল ও রেস্টুরেন্টের খরচ কমবে। তবে তেলের দাম কমায় তেল উত্পানকারী দেশ ও কোম্পানিগুলো বেশ ক্ষতির মুখে পড়বে। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমসের।
Bangla_fin_news_articles/7049.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7049,চীনে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ছে দ্রুত,2014-11-06,বাণিজ্য ডেস্ক,চলতি বছর প্রথমবারের মতো চীনের বহির্গামী বিনিয়োগের পরিমাণ দেশটিতে আসা বৈদেশিক বিনিয়োগের এফডিআই চেয়ে বেশি হবে। সেন্টার ফর চায়না অ্যান্ড গ্লোবালাইজেশন জানিয়েছে বছরের প্রথম নয় মাসে দেশটিতে আসা বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ৮৭ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। যা বছর শেষে ১২০ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে থাকবে। অপরদিকে এ বছর বিদেশে চীনা বিনিয়োগ ১২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার আশা করা হচ্ছে। যা গত বছর ছিল ১০৮ বিলিয়ন ডলার। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় এগিয়ে থাকার কারণেই বহির্বিশ্বে চীনের বিনিয়োগ বাড়ছে। লাতিন আমেরিকা আফ্রিকা দক্ষিণপূর্ব এশিয়া এবং পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে যন্ত্রপাতি বিদ্যুত ব্যবস্থা রেল যোগাযোগ নির্মাণ এবং গৃহস্থালি পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের পণ্যের অনেক চাহিদা রয়েছে। চীনের উদ্যোক্তারা এক্ষেত্রে বিনিয়োগ করছে। এছাড়া জ্বালানি ও প্রাকৃতিক সম্পদ খাতেও চীনের বিনিয়োগ বাড়ছে। জানা গেছে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের সার্বিক বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ বিলিয়ন ডলার যা দ্বিতীয় প্রান্তিকের চেয়ে ২ বিলিয়ন ডলার বেশি। এছাড়া ১০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগের চুক্তি আলোচনাধীন রয়েছে।
Bangla_fin_news_articles/7050.csv ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
 
 
 
1
+ Serial,Title,Date,Author,News
2
+ 7050,আট শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধির জন্য ভারতে রোডম্যাপ,2014-11-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তিন দিনব্যাপী ইন্ডিয়া সামিট বৃহস্পতিবার শেষ হয়েছে। নয়াদিল্লীতে আয়োজিত এ সামিটের সমাপনী সেশনে কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রির মহাপরিচালক চন্দ্রজিত্ ব্যানার্জি বলেছেন ৮ শতাংশের বেশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য ভারতের নতুন সরকার নতুন নতুন নীতি ও সংস্কার কার্যক্রমের মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে। সঠিক রোডম্যাপের ভিত্তিতেই ভারত এগিয়ে যাচ্ছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইত্তেহাদ এয়ারওয়েজের সিইও ও প্রেসিডেন্ট জেমস হোগ্যান বলেন ভারতের সরকার ও বেসরকারি উভয় খাতের সঠিক নেতৃত্ব দেশটির অর্থনীতিকে এগিয়ে নিচ্ছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নে দেশটির রোডম্যাপ সঠিকভাবেই নেয়া হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার এমডি ও চেয়ারম্যন আনন্দ মাহিন্দ্রা বলেছেন সরকার অর্থনৈতিক উন্নয়নে জ্বালানি খাতের উপর অধিক গুরুত্ব দিয়েছে। এটা খুব যথাযথভাবেই করা হচ্ছে। সামিটের অন্য এক সেশনে ভারতের বিদ্যুত বিদ্যুত কয়লা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী পিজুস গয়াল জ্বালানির চাহিদা মেটাতে আগামী ৫ বছরে কয়লা উত্পাদন দ্বিগুণ করার লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন। কয়লাকে বিদ্যুত উত্পাদনের প্রধান উপাদান উল্লেখ করে তিনি বলেন ভারতের বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে ২০১৯ সালে কয়লা উত্পাদন এক বিলিয়ন টনে উন্নীত হবে। এ বছর ৫০০ মিলিয়ন টন কয়লা উত্পাদন হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন ২০২২ সালের মধ্যে ১০০ গিগাওয়াট সৌর বিদ্যুত উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। তবে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে নিউক্লিয়ার এনার্জির বিষয়ে কিছুটা উদ্বিগ্নতা রয়েছে। কারণ এ ক্ষেত্রে পরিবেশ ও জনজীবনে কি ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে তা ভেবে দেখা হচ্ছে। পিজুস গয়াল আরও বলেন নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও বিদ্যুত খাতে আগামী ৫ বছরে ভারতের জ্বালানি খাতে প্রায় আড়াইশ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হবে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা এগিয়ে আসতে পারেন। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন কোরিয়ার হাংওয়া গ্রুপের এমডি ডং কুন কিম ভারত লাইট এন্ড পাওয়ারের প্রেসিডেন্ট তেজপ্রিত সিং চোপড়া এবং রকফেলার ফাউন্ডেশনের এমডি আশ্বিন দয়াল সহ আরও অনেকে।