Upload 1000 files
Browse filesThis view is limited to 50 files because it contains too many changes.
See raw diff
- Bangla_fin_news_articles/1.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/10.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/100.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1000.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/101.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/102.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/103.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/104.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/105.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/106.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/107.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/108.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/109.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/11.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/110.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/111.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/112.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/113.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/114.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/115.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/116.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/117.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/118.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/119.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/12.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/120.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/121.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/122.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/123.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/124.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/125.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/126.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/127.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/128.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/129.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/13.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/130.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/131.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/132.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/133.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/134.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/135.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/136.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/137.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/138.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/139.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/14.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/140.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/141.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/142.csv +2 -0
Bangla_fin_news_articles/1.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1,শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের হিসাব ক্রয়মূল্যে নির্ধারিত হবে,2022-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের হিসাব শেয়ারের ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে। ফলে বাজারে শেয়ারের দাম বাড়ুক বা কমুক ব্যাংকের ধারণকৃত শেয়ার বিক্রির চাপ তৈরি হবে না। আবার বিনিয়োগও আইনি সীমার মধ্যে থাকবে। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে এক পরিপত্র জারি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক মো. আব্দুল মান্নান স্বাক্ষরিত এ পরিপত্রে বলা হয়েছে ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১এর ২৬ক ধারা অনুযায়ী পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা এক্সপোজার লিমিট নির্ধারণের ক্ষেত্রে শেয়ারের ক্রয়মূল্যকে বাজারমূল্য হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। উল্লেখ্য ২০১০ সালে পুঁজিবাজারে ধসের পর থেকেই পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা শেয়ারের বাজারমূল্যের পরিবর্তে ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে গণনা করতে পঁুজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি জানিয়ে আসছিল। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর হিসেবে আব্দুর রউফ তালুকদার দায়িত্ব নেওয়ার পর দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত বিষয়টি সমাধানের উদ্যোগ নেন। গত মঙ্গলবার এ ব্যাপারে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বাংলাদেশ ব্যাংককে তাদের মতামত জানায়। গতকাল এ ব্যাপারে পরিপত্র জারি করা হলো। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে। বাজারসংশ্লিষ্টরা বলেছেন এ নির্দেশনা জারির ফলে বাজারে শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগকৃত শেয়ারের দাম বাড়লেও বিক্রির চাপ তৈরি হবে না। কারণ আগে দাম বেড়ে বিনিয়োগসীমা অতিক্রম করলে বাধ্য হয়ে ব্যাংকগুলোতে শেয়ার বিক্রি করতে হতো। ফলে তারা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগও করতে পারত না। তবে এই নিয়ম পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ কতটা বাড়াবে বা পুঁজিবাজারের জন্য কতটা ইতিবাচক এ প্রসঙ্গে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী গতকাল ইত্তেফাককে বলেন নতুন এই নিয়মের ফলে কিছু ব্যাংক হয়তো বিনিয়োগ করবে। কিন্তু কতটা তা আগামী দুইতিন সপ্তাহের মধ্যে বোঝা যাবে। কারণ ব্যাংকগুলোর কাছে সেভাবে তারল্য নেই। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন যে কোনো আইন বা বিধিবিধান দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব চিন্তা করে করা উচিত। কারণ যখন বাজার অতিমূল্য��য়িত হয়ে যায় তখন কী হবে এদিকে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের হিসাব শেয়ারের ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে নির্ধারিত হওয়ার সংবাদের প্রভাব পড়েছে শেয়ারবাজারে। গতকাল বৃহস্পতিবারও দেশের প্রধান শেয়ারবাজারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বেড়েছে সূচকও। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ১৯০ কোটি ২৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ৫ কোটি ১৫ লাখ টাকা কম। গতকাল ডিএসইতে ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। এর আগের দিন মঙ্গলবার ১ হাজার ১৮৩ কোটি টাকা শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায় ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্হান করছে ৬ হাজার ৩১২ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্হান করছে ১ হাজার ৩৭৫ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএস৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৬৫ পয়েন্টে। দেশের প্রধান এই শেয়ারবাজারে গতকাল ৩৮১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৯টির। কমেছে ১৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টির। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সিএসই সার্বিক সূচক সিএসপিআই ৭৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার।
|
Bangla_fin_news_articles/10.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
10,জুলাইয়ে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ১৫ শতাংশ,2022-08-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থবছরের শুরুতে রপ্তানিতে সুখবর মিলল। চলতি ২০২২২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ৩৯৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৩৭৮১০ কোটি টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৪ দশমিক ৭২ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের রেকর্ড ৫২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানির ওপর ভর করে নতুন অর্থবছরে ৫৮ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে সরকার। এর মধ্যে জুলাই মাসে ৩৯২ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল। একক মাস হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৬ কোটি ডলার বেশি রপ্তানি আয় আসল দেশে। এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন গত অর্থবছরেও রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ভালো ছিল। এখন রপ্তানি বাড়ার একটি কারণ হতে পারে আমাদের যে টাকার অবমূল্যায়ন শুরু হয়েছে তাতে বিদেশিরা কম ডলার খরচ করে একই মাপের পণ্য আমদানি করতে পারছে। এজন্য রপ্তানি বাড়ছে। তবে এটি কতদিন ধরে রাখা যাবে সেটি হচ্ছে ব্যাপার। কারণ সাম্প্রতিককালে গ্যাস বিদ্যুতের যে সমস্যা দেখা দিয়েছে তাতে পণ্য উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে। উৎপাদন খরচ বাড়তে পারে তাতে রপ্তানিও কমে যেতে পারে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী জুলাইতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেশি আয় হয়েছে। আগের অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ৪৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করে দেশ যা ছিল একক মাস হিসেবে সর্বোচ্চ। আগের বছরের একই মাসের চেয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩৭ শতাংশ। এ বছর জুলাই মাসের মোট রপ্তানির মধ্যে শুধু পোশাক খাত থেকে এসেছে ২৮৮ কোটি ডলার এ খাতের ১৬ দশমিক ৬১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ইপিবির তথ্যে বলছে দীর্ঘদিন ধরে নিট পোশাকে প্রবৃদ্ধি বেশি থাকলেও এবার বেশি প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে ওভেন পোশাকে। এ খাতে রপ্তানি বেড়েছে ২৩ শতাংশ। আর নিট খাতে ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে টাকার অঙ্কে এগিয়ে আছে নিট খাত। জুলাই মাসে ১৬৫ কোটি ডলারের নিট পোশাক এবং ১২২ কোটি ডলারের ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে। আবার জুনের তুলনায় জুলাইয়ে সার্বিক রপ্তানি প্রায় ১০০ কোটি ডলার কমে গেছে। গত জুনে বাংলাদেশ ৪৯১ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল। জুলাইয়ে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩৯৮ কোটি ডলারে। রপ্তানিকারকেরা বলছেন রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব জুড়ে যে অস্হিরতা শুরু হয়েছে তাতে উন্নত দেশগুলোর অর্থনীতিতেও বিরূপ প্রভাব পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের দেশে দেশে মূল্যস্ফীতি রেকর্ড উচ্চতায় উঠে যাচ্ছে। এতে সেসব দেশের মানুষের জীবনযাত্রার খরচ অনেক বেড়ে গেছে। বাড়তি খরচ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। এতে ঐ সব দেশে নিত্যপণ্যের বাইরে অন্যান্য পণ্যের বিক্রি কমে গেছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলো। সেখানে বিক্রি কমলে তার প্রভাবও এ দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের ওপর পড়বে এটাই স্বাভাবিক। সদ্যবিদায়ী ২০২১২২ অর্থবছরে পোশাক খাতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ছিল প্রায় সাড়ে ৩৫ শতাংশ। তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন বৈশ্বিক অর্থনীতির এই কঠিন সময়ে যেখানে আমাদের অর্থনীতি আমদানিকৃত মুল্যস্ফীতির মুখোমুখি ইউরো মার্কিন ডলারের বিপরীতে কমছে আমদানি ব্যয় বাড়ছে। এই অবস্থায় জুলাই মাসে রপ্তানি আয় বেড়েছে এটা দেশের জন্য ইতিবাচক। আমদানি ঋণপত্র খোলার হার কমেছে ৩১ শতাংশ এদিকে রপ্তানি বাড়ার সঙ্গে ডলারের ওপর চাপ কমানোর ফলও মিলছে। ডলার সংকটের কারণে অনেক পণ্যের আমদানি নিরুত্সাহিত করেছে সরকার। ফলে চলতি বছরের জুন মাস থেকে জুলাই মাসে আমদানি ঋণপত্র খোলার হার কমেছে ৩১ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে জুলাই মাসে দেশে মোট আমদানি ঋণপত্র খোলা হয়েছে ৫৪৭ কোটি ডলারের পণ্যের যা জুন মাসের তুলনায় ৩১ দশমিক ৩২ শতাংশ কম। জুন মাসে আমদানি ঋণপত্র খোলা হয়েছিল ৭৯৬ কোটি ডলারের। তবে জুন মাসে অবশ্য মে মাসের তুলনায় আমদানি ঋণপত্র ৭ শতাংশ বেশি খোলা হয়েছিল।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব বলছে এপ্রিল মাস থেকে আমদানি কমতে শুরু করে। এপ্রিল মাসে মার্চের তুলনায় আমদানি ঋণপত্র খোলা কমেছিল প্রায় ১৩ শতাংশ। মে মাসেও এপ্রিলের তুলনায় আমদানি ঋণপত্র খোলা কমেছে সাড়ে ১৩ শতাংশ। মে মাসে ঋণপত্র খোলা হয় ৭৪৪ কোটি ডলারের।
|
Bangla_fin_news_articles/100.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
100,তিতা খাওয়াই বাঁশও পাঠাই,2022-07-03,সাইদুল ইসলাম,বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি করা পণ্যের সংখ্যা কত এ প্রশ্নের উত্তরে অনেকে হয়তো কয়েকটি পণ্যের নাম বলবেন। একসময় সর্বাগ্রে আসত পাট এবং পাটজাত পণ্যের নাম। হাল আমলে এসে সবার ওপরে যোগ হয়েছে তৈরি পোশাক। কিন্তু আমরা কয়জন জানি কত ধরনের পণ্য বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয় এক হিসেবে দেখা গেছে বাংলাদেশ যে পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করে তার ৭৬ শতাংশই তৈরি পোশাক। বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে বাংলাদেশের প্রধান প্রধান রপ্তানি পণ্যের নাম বলতে বলা হয়। ছাত্ররা তার উত্তরে লেখেন তৈরি পোশাক পাট ও পাটজাত পণ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য হিমায়িত মৎস্য ইত্যাদি। কিন্তু তারা কয়জন জানে বাংলাদেশ থেকে মাছের আঁশ রপ্তানি হয়। কিংবা আমরা বিদেশে বাঁশ রপ্তানি করি বিদেশিদের আমরা তিতা করলা খাওয়াই। কিংবা আমাদের উচ্ছিষ্ট চুল পরচুলা হয়ে বিদেশিদের মাথায় শোভা পায় শুরুর গল্প পশুর হাড় অনেকে ছোটবেলায় দেখেছেন কিছু মানুষ গ্রামের বনে জঙ্গলে পশুর হাড় কুড়াতে ব্যস্ত থাকতেন। বিশেষ করে পবিত্র ঈদুল আজহার পর এ দৃশ্য ছিল চিরাচরিত। গ্রামের বাচ্চারা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকত হাড় কুড়ানোর দলের দিকে। এ যেন তাদের কাছে রীতিমতো বিস্ময়। যে হাড়টি ফেলে দেওয়া হয়েছে তার আবার কাজ কি উচ্ছিষ্ট হাড় কুড়িয়ে সেটা কোথায় পাঠানো হচ্ছে ছোটবেলায় এ বিস্ময়ের ভেদ না করতে পারলেও বড় হয়ে জানা গেলপশুর হাড় বিদেশে রপ্তানি করা হয়। কুড়ানির দল সেগুলো জড়ো করে শহরে পাঠাচ্ছে। এরপর তা প্রক্রিয়াজাত করে রপ্তানি হচ্ছে। এ লক্ষ্যে কিছু কোম্পানিও গড়ে উঠে। জানা যায় এসব পশুর হাড়ের একচেটিয়া রপ্তানিকারক ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। পরে আরো দুএকটি কোম্পানি হাড় রপ্তানির সঙ্গে যুক্ত হয়। সাধারণত সার তৈরির কাজে এসব পশুর হাড় ব্যবহার করা হয়। স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সময়ে শুরু হওয়া হাড় রপ্তানির পরিসর এখন আরো বড় হয়েছে। তিতা খাওয়ানোর গল্প বিশ্বায়নের যুগে প্রচুর বাংলাদেশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। তাদের মধ্যে বাংলাদেশি শাকসবজির চাহিদা প্রচুর। কি নেই সবজির তালিকায় তিতা করলা থেকে শুরু করে কচুর লতি কিছুই বাদ নেই এই তালিকায়। বাংলাদেশ থেকে বিদেশ যায় না এমন কোন সবজি নেই। বেশকিছু রপ্তানিকারক জোরেশোরে চালু রেখেছেন এ কর্মকাণ্ড। মধ্যপ্রাচ্য কিংবা লন্ডনগামী এমন কোন বিমান নেই যেটির কার্গোতে বাংলাদেশি সবজি যাচ্ছে না। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো বিভাগে এসব শাকসবজির জন্য আলাদা শেড তৈরি করা আছে। সুন্দর সুন্দর কার্টনে ভরে এসব সবজি চলে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য এবং দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোতে। আলু পটোল ঝিঙা কাঁকরোল কচুমুখী কচু শসা টম্যাটো শজনে পেঁপে সব আছে এ তালিকায়। এসব শাকসবজি রপ্তানিতে উত্সাহিত করার জন্য সরকার নগদ আর্থিক সহায়তাও দিচ্ছে। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে সবজি রপ্তানির পরিমাণ বাড়ছে। এসব সবজি বিদেশের বিভিন্ন সুপার শপে স্থান পাচ্ছে। হরেক রকম মাছ শুঁটকি বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয় না এমন কোন মাছ নেই। এখন মাছের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কুঁচিয়া। সামুদ্রিক মাছ থেকে শুরু করে পুকুর এবং ঘেরে চাষ করা মাছ রপ্তানিকারকরা নানা প্রক্রিয়াজাত করে রপ্তানি করছেন। চিংড়ি থেকে শুরু করে মলা ঢেলা কাচকি রুই কাতল চিতল বোয়াল মৃগেল সবই যাচ্ছে দেশের বাইরে। সামুদ্রিক মাছের মধ্যে কোরাল রূপচাঁদা লইট্টাসহ নানা প্রজাতির মাছ আমাদের রপ্তানি ঝুড়িতে রয়েছে। একসময় বিভিন্ন মাছ ড্রেসিং করার পর বরফে জমিয়ে প্যাকেটজাত করে রপ্তানি করা হতো। এখন এর সঙ্গে নানা ধরনের মূল্য সংযোজন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা এখন রেডি ফর ইট মোড়ক দিয়ে মাছ রপ্তানি করছেন। বিদেশে বসে একজন ক্রেতা শুধু ওভেনে গরম করে এ মাছ খেতে পারেন। চিংড়ি মাছের ক্ষেত্রে এটি অনেক আগে থেকে চলে আসলেও অন্যান্য মাছের ক্ষেত্রে এটি সাম্প্রতিক যুক্ত হয়েছে। রপ্তানিকারকরা জানিয়েছে বাংলাদেশের মিঠা পানির মাছ অনেক সুস্বাদু। বিশেষ করে এখানকার চিংড়ি মাছ পৃথিবীর সেরা। মাছ রপ্তানির সুবিধার্থে বাংলাদেশে এখন দুই শতাধিক মৎস্য প্রক্রিয়াজাত কারখানা কাজ করছে। এর পাশাপাশি এখন নানা ধরনের শুঁটকিও বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। বাঁশও পাঠাই আমরা বিদেশিদের আমরা যেমন তিতা করলা খাওয়াই আবার বাঁশও পাঠাই তাদের। বাংলাদেশের নানা প্রজাতির বাঁশ শুধু আমরা যে ব্যবহার করছি তা নয়। এসব বাঁশ আমরা নানাভাবে বিদেশেও পাঠাচ্ছি। একজন রপ্তানিকারক জানান আমরা আস্ত বাঁশ রপ্তানি করি না। বাঁশ দিয়ে বানানো বিভিন্ন আইটেম আমরা রপ্তানি করছি। তিনি জানান ইউরোপের দেশগুলোতে অনেকেই এ পণ্য বাংলাদেশ থেকে নিচ্ছেন। এসব পণ্য তারা ড্রয়িং রুম সাজানোর কাজে ব্যবহার করছেন। আরেকজন রপ্তানিকারক জানান মাস তিনেক আগে তিনি জার্মানিতে এক কন্টেইনার বাঁশের গোড়া রপ্তানি করেছেন। এসব বাঁশের গোড়ায় শিকড় ছিল। ঘর সাজানোর কাজে এগুলো ব্যবহার করা হবে বলে তিনি জানান। এছাড়া বাঁশ দিয়ে বানানো বিভিন্ন সামগ্রী আমাদের রপ্তানির তালিকায় রয়েছে। রপ্তানিতে চাহিদা থাকায় দেশের আনাচে কানাচে অনেক কুটির শিল্প গড়ে উঠেছে। রপ্তানি পণ্যের সংখ্যা কত বাংলাদেশে রপ্তানি পণ্যের সংখ্যা কতএ নিয়ে নানা ধরনের তথ্য আছে। তবে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর এক হিসেবে দেখা গেছে এর সংখ্যা ৪ হাজারের ওপরে। বাংলাদেশ ব্যাংক মোটাদাগে বেশ কিছু ক্যাটাগরি করেছে রপ্তানি পণ্যের। এসবের মধ্যে আছে হিমায়িত এবং জীবন্ত মাছ কৃষিজাত পণ্য তামাক ফুল এবং ফল মসলা শুকনো খাবার পেট্রোলিয়াম উপজাত পণ্য রাসায়নিক পণ্য প্লাস্টিক দ্রব্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য বিশেষায়িত টেক্সটাইল পণ্য নিটওয়্যার ওভেন গার্মেন্টস হোম টেক্সটাইল ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য জাহাজ নৌকা এবং অন্যান্য ভাসমান স্থাপনা। কিছুই ফেলনা নয় আমাদের চারপাশে আমরা যেসব অযাচিত দ্রব্য দেখি সেগুলোর কোনটাই ফেলনা নয়। যেমন আপনি কাওরান বাজার থেকে বড় একটি মাছ কিনলেন। সেখানে মাছ কাটার লোক থাকে। তিনি প্রথম মাছের আঁশ ছাড়িয়ে নেন। আপনার মনে হতে পারে এগুলো ফেলনা জিনিস। কিন্তু না। রাতের বেলা একদল লোক এসে এসব আঁশ দাম দিয়ে কিনে নিয়ে যান। এসব আঁশ বিদেশে রপ্তানি হয়। জানা গেছে বিভিন্ন ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে এসব আঁশ ব্যবহার করা হয়। এখন নারিকেলের চোবড়ার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। এটি দিয়ে নানা শৌখিন আইটেম তৈরি করে বিদেশে রপ্তানি করছেন অনেকে। রপ্তানির ক্ষেত্রে হোগলা পাতার কদরও এখন বেশ। সাম্প্রতিক কালে শোনা গিয়েছে যে বাংলাদেশে এখন হাতির পায়খানা দিয়ে কাগজ তৈরি হচ্ছে। তা আবার বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। জনশক্তিও বাংলাদেশের রপ্তানির মধ্যে পড়ে।
|
Bangla_fin_news_articles/1000.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1000,ভ্যাট নিবন্ধন বেড়েছে ৬৯ শতাংশ,2021-08-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা মহামারির মধ্যেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর আওতায় বিদায়ী ২০২০২১ অর্থবছরে ভ্যাট নিবন্ধনের সংখ্যা বেড়েছে ৬৯ শতাংশ।আগের অর্থবছরে ২০১৯২০২০ নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৬৭ হাজার ১৬৯টি। বিদায়ী অর্থবছরে ১ লাখ ১৫ হাজার ৩১টি নতুন নিবন্ধনের ফলে ভ্যাট নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৮২ হাজার ২০০টিতে। এনবিআরের পরিসংখ্যান ও গবেষণা বিভাগ থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এদিকে সারাদেশে ১১টি ভ্যাট কমিশনারেটের মধ্যে বিদায়ী অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি নিবন্ধন হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ ভ্যাট কমিশনারেটে। সেখানে ২০২০২১ অর্থবছরে নতুন নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৮ হাজার ৯২। ২০১৯২০ অর্থবছরে নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৩৪ হাজার ৫০টি সেটা গত অর্থবছরে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২ হাজার ১৪২টি। অর্থাৎ এক বছরে এই কমিশনারেটে ভ্যাট নিবন্ধন বেড়েছে ১১২ শতাংশ।ইত্তেফাকএমআর
|
Bangla_fin_news_articles/101.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
101,৪৫ মিলিয়ন ডলার ঋণ পেলো সিটি ব্যাংক,2022-07-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংক ওমানের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক ব্যাংক মাস্কাট থেকে ৪৫ মিলিয়ন ডলারের সিন্ডিকেটেড ঋণ নিয়েছে। ব্যাংক মাস্কাট প্রাথমিকভাবে ২৫ মিলিয়ন ডলারের ঋণ সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে লেনদেন শুরু করে। পরবর্তী সময়ে ইউরোপ মধ্যপ্রাচ্য আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের ব্যাংকের কাছ থেকে অভূতপূর্ব সাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এইসব দেশের স্বনামধন্য আন্তর্জাতিক ব্যাংকের অংশগ্রহণের মাধ্যমে ৪৫ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড সংগ্রহ করে ব্যাংক মাস্কাট যা প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা ২৫ মিলিয়ন ডলার থেকে ৮০ শতাংশ বেশি। এটি সিটি ব্যাংকের জন্য ব্যাংক মাস্কাটের নেতৃত্বে তৃতীয় সফল সিন্ডিকেটেড ঋণ সুবিধা। বিশ্ব করোনা মহামারি থেকে এখনও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি আবার বর্তমান ভূরাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনীতি ব্যাপকভাবে প্রভাবিত। এই ঋণ সুবিধা সিটি ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার তারল্য ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা প্রদান করবে। দেশের বাণিজ্য খাতের অন্যতম শীর্ষ ব্যাংক সিটি ব্যাংক তাদের বাণিজ্যিক লেনদেনের অর্থায়নে এই ঋণ ব্যবহার করতে পারবে। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে দেশের বাণিজ্য কার্যক্রম এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে এটি সহায়তা করবে। অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান ব্যবসায়িক কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ মারুফ এই সিন্ডিকেট ঋণের বিষয়ে বলেন সিটি ব্যাংকের সিন্ডিকেশন ঋণে বৈশ্বিক ব্যাংকগুলোর অভূতপূর্ব সাড়া দেখে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। এ সিকিন্ডিকেট ঋণ প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা থেকে ৮০ শতাংশ ওভারসাবস্ক্রাইবড হওয়ায় তা সিটি ব্যাংকের শক্তি এবং বিশ্বব্যাপী আর্থিক বাজারে তার গ্রহণযোগ্যতার চিত্র তুলে ধরে। শেখ মোহাম্মদ মারুফ আরও বলেন বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে ব্যাংকটির জন্য শক্তিশালী তারল্য নিশ্চিত করতে এবং আমাদের ক্লায়েন্টদের ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক প্রয়োজন মেটাতে আমরা এই ঋণসহ একাধিক উদ্যোগ নিয়েছি। সিটি ব্যাংকের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য এবং এই চুক্তিটি সম্পন্ন করতে সাহায্য করার জন্য আমি ব্যাংক মাস্কাটকে ধন্যবাদ জানাই। উল্লেখ্য সিটি ব্যাংক ২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো ব্যাংক মাস্কাট থেকে ২০ মিলিয়ন ইউরো সিন্ডিকেট ঋণ নিয়েছিল। যা ছিল কোনো ওমানি ব্যাংকের কাছ থেকে ক���নো বাংলাদেশি ব্যাংকের নেওয়া এ ধরনের প্রথম ঋণ। ২০২০ সালে সিটি ব্যাংক ৩০ মিলিয়ন ডলার সিন্ডিকেটেড ঋণ গ্রহণ করে। ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি সম্পদের ব্যাংক মাস্কাট হলো ওমানের সালতানাতের সবচেয়ে বড় ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক। ৩৫ শতাংশ মার্কেট শেয়ারসহ এটি দেশটির শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক। ব্যাংকটির বিশ্বব্যাপী ব্যাংকিং সম্পর্কের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত যা ব্যবসা বাণিজ্যকে গতিশীল করতে গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাংকটি উপসাগরীয় অঞ্চল ইউরোপ যুক্তরাষ্ট্র এশিয়া এবং আফ্রিকাজুড়ে ঋণদাতাদের কাছ থেকে অনুকূল অর্থায়নের শর্তে তহবিল সংগ্রহে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
|
Bangla_fin_news_articles/102.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
102,ঈদ উপলক্ষে বেড়েছে মসলার ঝাঁজ,2022-07-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী ১০ জুলাই দেশে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাজারে প্রায় সব ধরনের মসলার দাম বেড়েছে। শুক্রবার ১ জুলাই রাজধানীর কাওরান বাজার হাতিরপুল কাঁচা বাজার পলাশী বাজার কেল্লারমোড় বাজার এ চিত্র পাওয়া গেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৮১০ টাকা বেড়ে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ গত সপ্তাহে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪০ টাকা বিক্রি হয়েছে। পেঁয়াজের এমন দাম বাড়ার বিষয়ে পলাশি বাজারের ব্যবসায়ী আব্বাস মিয়া জানান সামনে কোরবানির ঈদ। এই ঈদে পেঁয়াজের চাহিদা বেশি থাকে। এছাড়া বৃষ্টিতে পেঁয়াজ নষ্ট হওয়ার কারণেও দাম বেড়েছে। ..... কাওরান বাজারের একটি মসলার দোকান। ছবি ফরহাদ হোসেন ... . পেঁয়াজের পাশাপাশি অন্য মসলার দামও বেড়েছে। বাজারে রসুন ১২০১৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে যা গত সপ্তাহে ছিল ১০০১২০ টাকা। ১০০১৩০ টাকার আদা আজ ১৫০১৭০ টাকায় ৪০০ টাকার জিরা ৪৪০৪৭০ টাকায় ২২০২৪০ টাকার হলুদ গুড়া ২৫০৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শুকনা মসলার মধ্যে দারচিনি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা কেজি দরে। সেই সঙ্গে ধরনভেদে এলাচ বিক্রি হচ্ছে দুই হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া লবঙ্গ এক হাজার ৮০০ টাকা কিসমিস ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
|
Bangla_fin_news_articles/103.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
103,শনিবার ব্যাংক খোলা,2022-07-01,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,হজ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে শনিবার ২ জুলাই সাপ্তাহিক ছুটির দিন ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বৃহস্পতিবার ৩০ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে। এতে বলা হয় হজ ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের প্রধান প্রধান শাখা জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে শনিবার পূর্ণ দিবস খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হলো।
|
Bangla_fin_news_articles/104.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
104,কৃষকের ৩ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনার মেয়াদ বৃদ্ধি,2022-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনায় সৃষ্ট আর্থিক সংকট মোকাবিলায় কৃষকদের জন্য ৩ হাজার কোটি টাকার বিশেষ পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এ তহবিল থেকে ঋণ বিতরণের মেয়াদ চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ছিল। ঋণ বিতরণের মেয়াদ আরো তিন মাস বাড়িয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার ৩০ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগ এ তহবিলের মেয়াদ বৃদ্ধি করে একটি নির্দেশনা দিয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব এ তহবিল থেকে জামানতবিহীন ও সহজ শর্তে মাত্র ৪ শতাংশ সুদহারে ঋণ নিতে পারছেন কৃষকরা। তহবিলের আওতায় অংশগ্রহণকারী ব্যাংক নিজস্ব কৃষক ও গ্রাহক পর্যায়ে ঋণ বিতরণ করবে। ক্ষুদ্র প্রান্তিক ও বর্গাচাষিদের জন্য এককভাবে জামানতবিহীন সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা ঋণ পাবেন কৃষক।
|
Bangla_fin_news_articles/105.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
105,ঈদে পশুর হাটে জাল নোট যাচাই করবে ব্যাংক,2022-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কোরবানির পশুর স্থায়ী ও অস্থায়ী হাটে জাল নোট প্রতিরোধে বিনা খরচে নোট যাচাইয়ের সেবা দেবে ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত নির্দেশনা বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে পাঠিয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ নির্দেশনা পালন করতে বলা হয়েছে। গত বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে রাজধানীর উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অনুমোদিত পশুর হাটে জাল নোট শনাক্তকারী মেশিনের সহায়তায় অভিজ্ঞ ক্যাশ কর্মকর্তাদের দিয়ে হাট শুরুর দিন থেকে ঈদের আগের রাত পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিরতিহীনভাবে পশু ব্যবসায়ীদেরকে বিনা খরচে নোট যাচাই সংক্রান্ত সেবা দিতে হবে। হাটের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নাম পদবি ও মোবাইল নম্বরসহ ব্যাংকের সমন্বয়ক হিসেবে মনোনীত কর্মকর্তার নাম পদবি ও মোবাইল নম্বর আগামী ৪ জুলাইয়ের মধ্যে ইমেইলে পাঠাতে বলা হয়েছে।ঢাকার বাইরে সব জেলায় অনুমোদিত পশুর হাটগুলোতেও একই প্রক্রিয়ায় সেবা দিতে ব্যাংকের শাখাগুলোতে নির্দেশ দিতে বলা হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা নেই এমন জেলা সিটি করপোরেশন পৌরসভা ও থানার অনুমোদিত পশুর হাটে বিভিন্ন ব্যাংকের দায়িত্ব বণ্টনের জন্য সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের চেস্ট শাখাগুলোকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।বুথে নোট যাচাইকালে কোনো জাল নোট ধরা পড়লে জাল নোট ০১ পলিসি২০০৭১৯১ মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হাটে ব্যাংকের নাম ও তার সঙ্গে জাল নোট শনাক্তকরণ বুথের ব্যানার প্রদর্শন করতে হবে। জাল নোট শনাক্তে হাটে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাকর্মচারীদের বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় আর্থিক সুযোগসুবিধা দিতে হবে। পাশাপাশি কর্মীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান বিভিন্ন উৎসবকে সামনে রেখে বাজারে জাল নোটের ঘটনা বাড়ে। তাই ঈদকে সামনে রেখে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে জাল নোট প্রতিরোধ সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শন কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে।
|
Bangla_fin_news_articles/106.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
106,বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা অর্থায়ন করছে বিশ্বব্যাংক,2022-07-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়নে ৫১ কোটি ৫০ লাখ ডলার অর্থায়ন করছে বিশ্বব্যাংক। দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার ৪৮০ কোটি টাকা। এর মধ্যে দেড় কোটি ডলার অনুদান এবং বাকি ৫০ কোটি ডলার অর্থ ঋণ আকারে পাওয়া যাবে। বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন কর্মসূচিতে এই অর্থ ব্যয় করা হবে। এর ফলে প্রায় ৯০ লাখ মানুষ উপকৃত হবে বলে সংস্থাটি উল্লেখ করেছে।কর্মসূচির মাধ্যমে ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের পল্লী বিদ্যুতের ২৫টি সমিতির বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন হবে। এর ফলে সিস্টেম লস প্রায় ২ শতাংশ কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের বিআরইবি সঞ্চালনের পরিমাণ ৬ হাজার ৭৯০ গিগাওয়াটে উন্নীত হবে।গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্বব্যাংক উল্লেখ করেছে বুধবার এ লক্ষ্যে সরকারের সঙ্গে এক চুক্তি সই হয়েছে। সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ডানডান চ্যান চুক্তিতে সই করেন। কর্মসূচির আওতায় বিআরইবির মাধ্যমে ১৫০ মেগাওয়াট সোলার বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে। সেই সঙ্গে ৩১ হাজার কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন স্থাপন এবং ২ লাখ মিটার স্থাপন করা হবে।সোলার প্যানেল ব্যবহারের ফলে বার্ষিক ৪১ হাজার ৪০০ টন কার্বন নিঃসারণ হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই অর্থায়নের মধ্যে ক্লিন টেকনোলজি ফান্ড টু সাপোর্ট বিইএসএসের ১ কোটি ৫০ লাখ ডলার অনুদান রয়েছে। বাকি ঋণের অর্থ পাঁচ বছর রেয়াতকালসহ ৩৫ বছরে পরিশোধ করতে হবে।
|
Bangla_fin_news_articles/107.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
107,মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার কমালো,2022-06-30,বাসস,বাড়তে থাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন কমিয়ে ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ করা হয়েছে আগের মুদ্রানীতিতে যা ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ ছিল। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি সুদহার হিসেবে পরিচিত রেপো হার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ৩০ জুন ২০২২২৩ অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন গভর্নর ফজলে কবির। গভর্নর বলেন মুদ্রানীতির প্রধান লক্ষ্য মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও রিজার্ভ ধরে রাখা। আর কর্মসংস্থানের জন্য আমরা জিডিপি প্রবৃদ্ধি চাই। বাংলাদেশ ব্যাংক স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নেয় এ ক্ষেত্রে সরকার বা মন্ত্রণালয় হস্তক্ষেপ করছে না। অর্থনীতির জন্য যা প্রয়োজন কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা বিবেচনায় নিয়েই বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেয় কারও চাপে পড়ে নয়। নীতি সুদহার বেড়ে যাওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ধার করতে ব্যাংকগুলোকে এখন বেশি সুদ দিতে হবে। এতে সস্তা টাকার দিন শেষ হয়ে আসবে বলে আশা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কাজে আসবে। আর আমদানি বিকল্প পণ্যের উৎপাদন বাড়াতে নতুন পুনঃঅর্থায়ন স্কিম চালুর ঘোষণা দিয়েছেন গভর্নর। পাশাপাশি বিলাস দ্রব্য যেমন বিদেশি ফল অশস্য খাদ্যপণ্য টিনজাত ও প্রক্রিয়াজাত পণ্যের আমদানি নিরুৎসাহিত করতে ৭৫ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত মার্জিন আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এতে ডলারের ওপর চাপ কমবে যার বদৌলতে সুরক্ষিত রাখবে রিজার্ভ ও মুদ্রার বিনিময়হার। বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে মুদ্রানীতি ঘোষণা অনুষ্ঠানে সকল ডেপুটি গভর্নর প্রধান অর্থনীতিবিদ ও নির্বাহী পরিচালকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
|
Bangla_fin_news_articles/108.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
108,মূল্যস্ফীতি মোকাবিলা বড় চ্যালেঞ্জ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ,2022-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডলারের বাজার চড়া। গ্যাসের দাম ঊর্ধ্বমুখী। জ্বালানি তেল ও বিদ্যুতের দাম আরো বাড়বে। অন্য দিকে বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগও আসছে। এমন পরিস্থিতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে ২০২২২৩ অর্থবছরের জন্য মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আজ বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে নতুন এ মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন গভর্নর ফজলে কবির। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর হেড অব বিএফআইইউ ও নির্বাহী পরিচালকরা উপস্থিত থাকবেন। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আগে সাধারণত সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মুদ্রানীতি ঘোষণা করতেন। কিন্তু করোনার কারণে গত দুই বছর আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া শুধু ওয়েবসাইটে মুদ্রানীতি প্রকাশ করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক আগে প্রতি ছয় মাসের আগাম মুদ্রানীতি ঘোষণা করলেও গত দুই অর্থবছর তা এক বছরের জন্য করা হয়। এবারের মুদ্রানীতি অনলাইনের পরিবর্তে সরাসরি ঘোষণা করবেন গভর্নর ফজলে কবির। বর্তমান গভর্নরের মেয়াদে এটি তার শেষ মুদ্রানীতি ঘোষণা। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জনের মধ্যে ভারসাম্য রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রানীতি প্রণয়ন ও প্রকাশ করে। দেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় মুদ্রানীতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ঋণ মুদ্রা সরবরাহ অভ্যন্তরীণ সম্পদ বৈদেশিক সম্পদ কতটুকু বাড়বে বা কমবে এর একটি পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান সরকার ব্যাংক ঋণের সুদহার নির্ধারণ করে দিয়ে রেখেছে। ডলারের দামও ব্যাংকগুলোর কাছে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটে সরকার ব্যাংক খাত থেকে ১ লাখ কোটি টাকার বেশি ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে। ফলে মুদ্রানীতিতে বৈচিত্র্য দেখানোর কিছু নেই। আগামী ২০২২২৩ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতিকে ৫ দশমিক ৬ শতাংশে রাখার কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। কিন্তু চলতি বছরের মে মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি গিয়ে ঠেকেছে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশে। যা গত ৮ বছরের মধ্যে রেকর্ড। প্রস্তা��িত বাজেটে ঘাটতি মেটাতে সরকার ব্যাংক ঋণে জোর দেবে। আগামী ২০২২২৩ অর্থবছরের বাজেটের ঘাটতি পূরণে ব্যাংক ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকার ব্যাংক ঋণ নেবে বলে লক্ষ্য ঠিক করছে সরকার। এই অঙ্ক চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৯ হাজার ৮৮২ কোটি টাকার বেশি। চলতি অর্থবছরের বাজেটে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করা আছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী গত ১৪ জুন পর্যন্ত ব্যাংক থেকে সরকার নিট ৪১ হাজার ৪৪৪ কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। গত মে পর্যন্ত যা ছিল ৩২ হাজার ৬৫২ কোটি টাকা। এর মানে শেষ সময়ে এসে ঋণ দ্রুত হারে বাড়ছে। চলতি জুন পর্যন্ত বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। গত এপ্রিল পর্যন্ত অর্জন হয়েছে ১২ দশমিক ৪৮ শতাংশ। সরকারিবেসরকারি মিলে জুন পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রা ১৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ এপ্রিল পর্যন্ত অর্জন হয়েছে ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ। কোভিড পরবর্তী দেশে এখন মূল্যস্ফীতি ও বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে বিভিন্ন প্রোগ্রামে বলছেন গভর্নর ফজলে কবির। এদিকে দিন দিন বাড়ছে মার্কিন ডলারের দাম। ফলে ডলারের বিপরীতে পতন হচ্ছে টাকার মান। মঙ্গলবারও বাড়ানো হয়েছে ৫ পয়সা। আগের দিন সোমবার বাড়ানো হয়েছিল ১০ পয়সা। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে সবশেষ মঙ্গলবার ডলার বিক্রি করেছে ৯২ টাকা ৯৫ পয়সা দরে। বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা মেটাতে চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে প্রায় ৭২২ কোটি ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর বিপরীতে বাজার থেকে তুলে নেওয়া হয় প্রায় ৬৫ হাজার কোটি টাকা। এতে করে ব্যাংকগুলোতে কিছুটা টাকার টানাটানি তৈরি হয়েছে। জানা গেছে গভর্নর হিসেবে ফজলে কবিরের মেয়াদ আগামী ৩ জুলাই শেষ হবে। ইতিমধ্যে নতুন গভর্নর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অর্থসচিব আব্দুর রউফ চৌধুরী। আগামী ৪ জুলাই নতুন গভর্নর হিসেবে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দাপ্তরিক প্রয়োজনে তিনি ১২ জুলাই গভর্নর হিসেবে যোগ দেবেন। ৪ তারিখের পর থেকে গভর্নরের রুটিন কাজগুলো করবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল। এ বিষয়ে শিগ্গিরই এক সিদ্ধান্ত আসবে বলে মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
|
Bangla_fin_news_articles/109.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
109,ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণের কিস্তি অর্ধেক দিলেই খেলাপি মুক্তি,2022-06-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা এনবিএফআইয়ের গ্রাহকদের খেলাপি থেকে মুক্তির বিশেষ সুবিধা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ঋণের কিস্তির ৫০ শতাংশ পরিশোধ করলে গ্রাহক ঋণ নিয়মিত করতে পারবেন। এক্ষেত্রে গ্রাহকের নগদ প্রবাহ নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করে এ সুবিধা দিতে বলা হয়েছে। সম্প্রতি কোভিড১৯এর সংক্রমণ পুনরায় বেড়ে যাওয়া এবং দেশের উত্তর ও উত্তরপূর্বাঞ্চলসহ বেশ কিছু জেলা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এর আগে কোভিডের কারণে ২০২১ সালে ঋণের কিস্তির ন্যূনতম ২৫ শতাংশ পরিশোধ করে খেলাপি ঋণ থেকে মুক্ত হওয়ার সুযোগ দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সম্প্রতি কোভিড১৯এর সংক্রমণ পুনরায় বেড়েছে এবং দেশের উত্তর ও উত্তরপূর্বাঞ্চলসহ বেশ কিছু জেলা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ ও লিজ শ্রেণীকরণ এবং আরোপিত সুদ বা মুনাফা আয় খাতে স্থানান্তর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ২০২২ হিসাববর্ষের প্রতি ত্রৈমাসিক সমাপনান্তে ঋণ লিজ বা বিনিয়োগ হিসাবের আদায়যোগ্য অর্থের নূ্যনতম ৫০ শতাংশ ত্রৈমাসিকের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে আদায় হলে ঐ ঋণ অশ্রেণীকৃত বা খেলাপি মুক্ত দেখানো যাবে। তবে গ্রাহকের নগদ প্রবাহ নিবিড়ভাবে পর্যালোচনান্তে শুধু প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে সুবিধা দেওয়া যাবে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক চিহ্নিত বন্যাকবলিত অঞ্চলসমূহে সিএমএসএমই ও কৃষি খাতে বিতরণ করা ঋণের ক্ষেত্রে ২০২২ হিসাববর্ষের প্রতি ত্রৈমাসিক সমাপনান্তে আদায়যোগ্য অর্থের ন্যূনতম ৫০ শতাংশ ত্রৈমাসিকের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে আদায় হয়ে থাকলে ঐ ঋণ বিরূপমানে শ্রেণীকরণ করা যাবে না। তবে গ্রাহকরা প্রকৃতই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কি না তা আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ স্বীয় উদ্যোগে নিশ্চিত হবে। এ নির্দেশনার আওতায় সুবিধাপ্রাপ্ত ঋণ লিজ ও বিনিয়োগ হিসাব চলতি বছরের ১ এপ্রিল থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে দণ্ড ���ুদ বা অতিরিক্ত ফি ও চার্জ কমিশন যে নামেই অভিহিত করা হোক না কেন আরোপ করা যাবে না। প্রতি ত্রৈমাসিকের শেষ কর্মদিবসের মধ্যে কোনো ঋণ লিজ ও বিনিয়োগ গ্রহীতা এ নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত অর্থ পরিশোধে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট ঋণ লিজ বা বিনিয়োগ হিসাবের যথানিয়মে শ্রেণীকরণ করে সিআইবিতে রিপোর্ট করতে হবে। ঋণ হিসাবের আরোপিত সুদ বা মুনাফার প্রকৃত আদায় সাপেক্ষে আয় খাতে স্থানান্তর করা যাবে।
|
Bangla_fin_news_articles/11.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
11,টিসিবির পণ্য নিয়ে অনিয়ম করলে কঠোর ব্যবস্থা বাণিজ্যমন্ত্রী,2022-08-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি পণ্য বিক্রিতে কোনো ধরনের অনিয়ম ও কারসাজি হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপ মুনশি। মঙ্গলবার ২ আগস্ট সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বাবর রোডে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধনের সময় এ কথা বলেন তিনি। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রির এ কার্যক্রমে ডিলার বা জনপ্রতিনিধিদের কেউ অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী জানান ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ভর্তুকিমূল্যে এক কোটি পরিবারকে টিসিবির পণ্য দেওয়া হচ্ছে। কার্ডধারী ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল দুই কেজি মসুর ডাল এক কেজি চিনি ও দুই কেজি পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। তবে পেঁয়াজ বিক্রি হবে শুধু সিটি করপোরেশন এলাকা ও টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয় সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোতে।
|
Bangla_fin_news_articles/110.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
110,লিফট আমদানি নিরুৎসাহিত করার উদ্যোগ দেশীয় শিল্পের বিকাশ ঘটাবে অর্থনীতিবিদদের অভিমত,2022-06-29,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,২০২২২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে লিফট বা এলিভেটর পণ্যের স্থানীয় শিল্পের বিকাশ ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ খাতে আমদানি নিরুৎসাহিত করতে এবং স্থানীয় শিল্পউদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে লিফট আমদানিতে শুল্কহার বাড়ানো হয়েছে। বিষয়টিকে দেশীয় শিল্পের জন্য খুবই ইতিবাচক বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতিবিশেষজ্ঞরা। তাদের অভিমত প্রস্তাবিত বাজেট দেশীয় শিল্পবান্ধব হয়েছে। অর্থনীতিবিদদের মতে সরকারের উদ্দেশ্য স্থানীয় শিল্পের বিকাশের স্বার্থে শুল্ক বাড়ানোর মাধ্যমে আমদানি নিরুৎসাহিত করা। এর ফলে লিফটের মতো ভারী শিল্পে বিপুল বিনিয়োগ আসবে। দেশে এ শিল্পের বিকাশ ও প্রসার ঘটবে। এতে একদিকে যেমন আমদানি ব্যয় হ্রাস পাবে অন্যদিকে স্থানীয় উৎপাদন ও কর্মসংস্থান বাড়বে। যা দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হবে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল তার বাজেট বক্তব্যে জানিয়েছেন স্থানীয় শিল্পের বিকাশ এবং এ খাতের উদ্যোক্তাদের স্বার্থে লিফট আমদানিতে শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন দেশে লিফটের চাহিদা বাড়ছে। স্থানীয় উদ্যোক্তারা লিফট উৎপাদন শিল্পে অধিক হারে বিনিয়োগ শুরু করেছেন। অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যে এ খাতের উদ্যোক্তাদের যথেষ্ঠ ইতিবাচক মনে হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী বলেন যে কোনো দেশের অগ্রগতির ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হলে তাকে অবশ্যই ডোমেস্টিক উৎপাদনকে উৎসাহিত করতে হবে। আপনি শুরু থেকেই যদি দেশীয় ইনফ্যান্ট ইন্ডাস্ট্রিকে কম্পিটিশনের মধ্যে ছেড়ে দেন তাহলে সে কিন্তু শুরুতেই ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই তাকে শুরুতে অনেক বেশি সুযোগ দিতে হবে এবং সে যাতে উঠে দাঁড়াতে পারে এজন্য সরকারকে সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। এ খাতের দেশীয় একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন তারা আমাদের দেশের জন্য বাইরে থেকে যেমন সুনাম বয়ে আনছে তেমনিভাবে দেশের স্বনির্ভরতা বাড়াচ্ছে। আর এ স্বনির্ভরতাই বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন। দেশীয় উৎপাদকদের সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি অবশ্যই আমাদের জন্য একটা ইতিব��চক দিক। অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলিকুজ্জামান বলেন প্রস্তাবিত বাজেটে দেশের ভেতর যেসব পণ্য উৎপাদন করা যায় সেগুলো বিদেশ থেকে আনা নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এতে দেশীয় কোম্পানি বা উদ্যোক্তারা সুবিধা পাবে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বর্ধিত হবে। এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকতে পারে। আমরা একে ইতিবাচক হিসেবে দেখি। এনবিআরএর সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ বলেন দেশীয় শিল্প বিকাশে সরকার কর্তৃক এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়। শিল্পায়নের বিকাশে এটি কার্যকর ভূমিকা পালন করে পাশাপাশি মেড ইন বাংলাদেশ বুস্টআপ হয়। তার মতে এক্ষেত্রে আমাদের দায়বদ্ধতা যেমন বাড়ে তেমনই দেশে উদ্যোক্তা তৈরি হয়। জানা গেছে দেশে লিফটের বিপুল চাহিদা রয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর সূত্রমতে করোনার মধ্যেও ২০২০ সালে ৭০৭ কোটি টাকার লিফট আমদানি হয়েছে। ২০২১ সালে এ খাতে আমদানির পরিমাণ ৮৮৫ কোটি টাকা। খাত সংশ্লিষ্টদের মতে বর্তমানে দেশে লিফটের বাজার ১২০০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ প্রতি বছর এ খাতের। প্রবৃদ্ধি ২০ শতাংশেরও বেশি। আমদানির মাধ্যমে লিফটের স্থানীয় চাহিদা মেটানোয় বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হচ্ছে। অন্যদিকে আমদানি লাভজনক হওয়ায় সেদিকেই ঝুঁকছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। বিপরীতে গিয়ে দুএকটি প্রতিষ্ঠান দেশে লিফট উৎপাদন প্ল্যান্ট গড়ে তুলেছে। বর্তমানে দেশে উৎপাদিত লিফট দিয়ে সব চাহিদা মেটানোর যথেষ্ঠ সক্ষমতা রয়েছে। ইউরোপীয় প্রযুক্তিতে বাংলাদেশে তৈরি লিফট আমদানিকৃত লিফটের চেয়ে মানে অনেক উন্নত। তাছাড়া বর্তমানে দেশের গৃহায়ন শিল্প ব্যাপক প্রসার লাভ করেছে। মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটায় এ খাতে লিফটের চাহিদা আরও বাড়বে। সুতরাং লিফটের ক্ষেত্রে দেশ আমদানি নির্ভর হলে তা মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে। দেশে উৎপাদন বাড়লে লিফট সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে। পাশাপাশি পুরাতন স্থাপনাগুলোতে সহজেই লিফট সংক্রান্ত সেবা দেয়া সহজ হবে। সবদিক বিবেচনায় সরকারের এ সিদ্ধান্ত দেশীয় শিল্প ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য খুবই ইতিবাচক। বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫০ বছর পার করেছে। প্রয়োজনীয় পণ্য উৎপাদনে স্বাবলম্বী হওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়। সংশ্লিষ্টদের মতে এর আগে ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য খাতে আমদানি শুল্ক বাড়ানো এবং স্থানীয় উৎপাদকদের সুবিধা দেয়ায় দেশে রেফ্রিজারেটর এয়ার কন্ডিশনার টেলিভিশন ল্যাপটপকম্পিউটার মোবাইল ফোন ইত্যাদি শিল্পের অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটেছে। অনেক দেশীয় ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে কারখানা স্থাপন করেছে। এসব পণ্যের উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। এমনকি দেশে উৎপাদিত পণ্য দিয়ে স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি এ খাতে রপ্তানি আয় বাড়ছে। তৈরি পোশাকের মতো ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য শিল্প রপ্তানি আয়ের অন্যতম সম্ভাবনাময় খাত হয়ে উঠেছে। তাদের মতে লিফটেও একই রকম সুবিধা দেয়ায় দেশীয় ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো স্থানীয় উৎপাদনে আগ্রহী হবে। ফলে এ খাতে বড় বিনিয়োগ আসবে। যা বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে এবং আমদানি ব্যয় হ্রাস এবং কর্মসংস্থান বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশীয় অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে নতুন মাত্রা যোগ করবে।
|
Bangla_fin_news_articles/111.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
111,পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে ১৭টি অর্থনৈতিক অঞ্চলে মহাপরিকল্পনা বেজার,2022-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পদ্মা সেতু চালু হওয়ার মাধ্যমে যোগাযোগের নতুন দ্বার খুলেছে দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার। এ সেতু সংযুক্ত হবে এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে যার মাধ্যমে উক্ত এলাকার শিল্পায়নের এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন। পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বেজা ঢাকা খুলনা ও বরিশাল বিভাগে ১৭টি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এ প্রসঙ্গে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন বলেন মোংলায় বাস্তবায়নাধীন দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চলে খুব শিগ্গিরই শিল্প নির্মাণ কাজ শুরু হবে। এছাড়া পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়িত হবে গোপালগঞ্জ খুলনা মাদারীপুর সাতক্ষীরা ও কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল যা সমগ্র দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বেজা সূত্রে জানা যায় বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজেলায় ২০৫ একর জমি নিয়ে মোংলা বন্দরসংলগ্ন এলাকায় মোংলা অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করা হয়েছে। বেজা কর্তৃক মোংলা অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রশাসনিক ভবন সীমানা প্রাচীর ব্রিজ সংযোগ সড়ক ৩৩১১ কেভিএ সাবস্টেশন ও সুপেয় পানি সরবরাহ লাইন নির্মাণ করা হয়েছে। অর্থনৈতিক অঞ্চলটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বের পিপিপি ভিত্তিতে। এ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ইতিমধ্যে তিনটি শিল্প নির্মাণে জমি বরাদ্দে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। মোংলা অর্থনৈতিক অঞ্চলের পাশে প্রায় ১০৫ একর জমি নিয়ে স্থাপন করা হচ্ছে আরেকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল যা জিটুজি ভিত্তিতে ভারত সরকার কর্তৃক নিযুক্ত ডেভেলপার কর্তৃক নির্মাণ করা হবে। এছাড়া বাগেরহাট জেলায় সুন্দরবন সংলগ্ন ১ হাজার ৫৪৬ একর জমি নিয়ে একটি ট্যুরিজম পার্ক স্থাপনেরও পরিকল্পনা রয়েছে বেজার। বেজা সূত্রে জানা যায় শরীয়তপুর জেলার জাজিরা ও গোসাইরহাট উপজেলায় দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনে বেজা গভর্নিং বোর্ডের অনুমোদন রয়েছে। মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলায় ১১২৫ একর জমির ওপর অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে নীতিগত সিদ্ধান্ত রয়েছে। এছাড়া ফরিদপুর জেলার সদর উপজেলায় আনুমানিক ৮৮৮ একর জমি নিয়ে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে সিদ্ধান্ত রয়েছে। গোপালগঞ্জ জেলার কোটালিপাড়া উপজেলায় প্রায় ২০০ একর জমির ওপর একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে ইতিমধ্যে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ শেষ করা হয়েছে। খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা উপজেলায় প্রায় ২০৮ একর জমির ওপর একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। এছাড়া খুলনা জেলার তেরখাদা উপজেলার প্রস্তাবিত ৫০৯ একর জমি নিয়ে আরেকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে গভর্নিং বোর্ডের সিদ্ধান্ত রয়েছে। মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলায় প্রায় ২০৫ একর জমিতে এবং সাতক্ষীরা জেলার সদর উপজেলার প্রায় ২০৬ একর জমিতে অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ হাতে নিয়েছে বেজা। এছাড়া বরিশাল জেলার আগৈলঝড়া উপজেলায় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ শেষ হয়েছে ও হিজলা উপজেলায় চরমেঘায় ১ হাজার ৭২৯ একর জমি নিয়ে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের অনুমোদন রয়েছে। ভোলা জেলায় ভোলা সদর উপজেলাধীন ২০৮ একর জমির নিয়ে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। বেজার কর্মকর্তারা জানান কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামাড়া উপজেলায় ৩৮২ একর জমির উপর নির্মিত হবে কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল। কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ চলমান রয়েছে। কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে বেজা ইতিমধ্যে ৩৮২ একর জমির মালিকানা গ্রহণ করেছে। এছাড়া ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলায় মাওয়ার সন্নিকটে প্রায় ৮০০ একর জমি নিয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চল স্হাপনে ডিপিপি প্রস্ত্তত করা হয়েছে এ সকল উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ বিশেষ করে দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের পরিকল্পিত শিল্পায়নকে আরো ত্বরান্বিত করবে বলে বেজার কর্মকর্তারা আশা প্রকাশ করছেন।
|
Bangla_fin_news_articles/112.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
112,দুর্গম সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে বিজিবির ত্রাণ তৎপরতা,2022-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় জনগোষ্ঠীর প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী বিতরণ ও জরুরি চিকিৎসাসেবা দিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি গতকাল মঙ্গলবার বিজিবির জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের তত্ত্বাবধানে জকিগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী লক্ষ্মীবাজার বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার গড়ের গ্রাম মাঝের গ্রাম জামদহর শেরুলবাগ ও উজিরপুর গ্রামের বন্যাদুর্গত ১০০টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে এ সময় বিজিবির সরাইল রিজিয়ন সদর দপ্তরের রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম উপস্থিত থেকে বন্যাদুর্গত অসহায় পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেন এছাড়া জকিগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী সুপ্রাকান্দি সোনাপুর গদাধর পিআইপুর বড়পাথর পীরনগর ও কাদিরপুর গ্রামের বন্যাদুর্গত ১০০টি পরিবারকে এবং জৈন্তাপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী ঘিলাতৈল ও গোয়ালাবাড়ী গ্রামের বন্যাদুর্গত ৫০টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে অপরদিকে সুনামগঞ্জে ২৮ ব্যাটালিয়নের তত্ত্বাবধানে মধ্যনগর উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের দুর্গম সীমান্তবর্তী মাটিরাবন বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার কোনাপাড়া লক্ষ্মীপুর মাটিরাবন কড়ইবাড়ী শ্রীপুর কোয়ালতাপাড়া নওয়াবপুর ও গোলগাঁও এলাকার ১৫০টি পরিবার এবং বাঙ্গালভিটা বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার বাঁকাতলা কান্দাপাড়া কচুয়াছড়া মাঝেরছড়া ও বাঙ্গালভিটা গ্রামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১৫০টি পরিবারসহ ৩০০টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে এছাড়া সুনামগঞ্জ ব্যাটালিয়নের ১ নম্বর জিপি গেটে বন্যার্তদের মধ্যে ৩০০ বোতল বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করা হয়েছে
|
Bangla_fin_news_articles/113.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
113,গাড়ি আমদানিতে মোংলা বন্দরের রেকর্ড,2022-06-28,বাগেরহাট প্রতিনিধি,চলতি অর্থ বছরে গাড়ি আমদানিতে সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়েছে মোংলা বন্দর। বিগত বছরের তুলনায় সব রেকর্ড ভেঙ্গে যা চট্টগ্রাম বন্দরকেও ছাড়িয়ে গেছে। চলতি ২০২১২২ অর্থ বছরে মোংলা বন্দরে গাড়ি আমদানি হয়েছে ২০ হাজার ৮০৮ টি। যা এ যাবত সর্বকালের সর্বোচ্চ। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও প্রচেষ্টায় ২০০৯ সালে ৮ হাজার ৯০৯টি গাড়ি দিয়ে মোংলা বন্দরের মাধ্যমে গাড়ি আমদানি শুরু হয়। এরপর ধারাবাহিকভাবে গাড়ি আমদানি বাড়তে থাকে। চলতি অর্থ বছর শেষ হবার আগেই গাড়ি আমদানিতে সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়েছে মোংলা বন্দর। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক ট্রাফিক মোস্তফা কামাল বলেন চলতি অর্থ বছরে দেশে গাড়ি আমদানির ৬০ শতাংশ হয়েছে মোংলা বন্দর দিয়ে। আর চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি হয়েছে ৪০ শতাংশ। চলতি ২০২১২২ অর্থ বছরে দেশের প্রধান দুটি আন্তর্জাতিক সমুদ্র বন্দরের মাধ্যমে গাড়ি আমদানি হয়েছে সর্বমোট ৩৪ হাজার ৭৮৩ টি। এরমধ্যে মোংলা বন্দরের মাধ্যমে হয়েছে ২০ হাজার ৮০৮ এবং চট্টগ্রাম বন্দরের আমদানি হয়েছে ১৩ হাজার ৯১৩টি গাড়ী। বিগত অর্থ বছরগুলোর তুলনায় এটাই সর্বোচ্চ রেকর্ড বলেও জানান তিনি। ..... ... . মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বলেন মোংলা বন্দরের মাধ্যমে গাড়ি আমদানি ক্রমেই বেড়ে চলছে। আমদানিকারকদের বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা স্বল্প সময়ের মধ্যে মোংলা বন্দর থেকে গাড়ী খালাস আমদানিকৃত গাড়ী রাখার জন্য উন্নতমানের শেড ও ইয়ার্ড নির্মাণ এবং আমদানিকৃত গাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে সার্বক্ষণিক টহল ও সিসি ক্যামেরায় মনিটরিং ব্যবস্থা রাখায় সময় ও অর্থ সেভ হওয়ার কারণে আমদানিকারকরা এই বন্দরকে বেঁছে নিয়েছেন। এখন পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ব্যবসায়ীদের আরও সুযোগ তৈরি হয়েছে। তিনি আরও জানান মাত্র ১৭০ কিলোমিটার দূরে রাজধানী ঢাকার সব থেকে কাছের মোংলা বন্দর দিয়ে ব্যবসায়ীরা গাড়ি আমদানি করে দ্রুতই সড়ক পথে মাত্র সাড়ে ৩ ঘণ্টায় গাড়ি নিয়ে ঢাকায় পৌঁছাতে পারছেন। এতে করে ব্যাপক লাভবান হবেন আমদানিকারকরা। সড়ক ব্যবস্থার আরো উন্নতি হওয়ায় গাড়ি আমদানি বৃদ্ধিসহ মোংলা বন্দরের মাধ্যমে দেশের আমদানিরপ্তানি বাণিজ্যে ব্যাপক কর্মযজ্ঞের সৃষ্টি হবে।
|
Bangla_fin_news_articles/114.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
114,২৮০ কোটি টাকা ঋণ পাচ্ছেন ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা,2022-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সহায়তা তহবিল থেকে ঋণ বিতরণের জন্য ২৮০ কোটি টাকা ছাড়করণ দিচ্ছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ আইসিবি। এমন নির্দেশনা দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক মো. লুত্ফুল হায়দার পাশার স্বাক্ষরিত একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের আইসিবি ব্যবস্থাপনা পরিচালককে। চিঠিতে বলা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে প্রণোদনা স্কিমের আওতায় আইসিবির মাধ্যমে বিতরণকৃত ঋণের সুদ ও আসল হিসেবে আদায়কৃত অর্থ পুনঃব্যবহারের বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের এর সম্মতি এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের নির্দেশনা ও এ বিষয়ে গঠিত তদারকি কমিটির উপর্যুক্ত পত্রের মাধ্যমে প্রদত্ত সুপারিশের প্রেক্ষিতে পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সহায়তা তহবিল থেকে ২৮০ কোটি টাকা আপনাদের অনুকূলে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডের প্রিন্সিপাল শাখায় রক্ষিত এবং পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সহায়তা তহবিল২ শিরোনামে পরিচালিত এসএনডি হিসাব থেকে এ ছাড় করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এ অর্থ ব্যবহার এবং ফেরত প্রদানে এতদ্বিষয়ক সরকারি নির্দেশনা তথা নীতিমালা এবং বিএসইসি আইসিবি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকে উল্লেখিত নির্দেশনা অনুসরণীয় হবে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চিঠির প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
|
Bangla_fin_news_articles/115.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
115,কাল থেকে মিলবে নতুন টাকার নোট,2022-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে আগামীকাল বুধবার থেকে বাজারে নতুন টাকার নোট ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক। গ্রাহকরা যেন ভোগান্তি ছাড়াই নতুন টাকার নোট সংগ্রহ করতে পারেন সে লক্ষ্যে সরকারিবেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকের শাখাগুলো থেকে এ টাকা ছাড় করা হবে। তবে একই ব্যক্তি একবারের বেশি নতুন টাকার নোট নিতে পারবেন না। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায় ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ২৯ জুন হতে ৭ জুলাই পর্যন্ত সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত ঢাকা অঞ্চলের বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের শাখাসমূহের মাধ্যমে ১০ ২০ ও ১০০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট বিশেষ ব্যবস্হায় বিনিময় করা হবে। এক ব্যক্তির একাধিকবার নোট উত্তোলনের সুযোগ না থাকলেও কোনো ব্যক্তি চাইলে কাউন্টার থেকে মূল্যমান নির্বিশেষে যে কোনো পরিমাণ ধাতব মুদ্রা নিতে পারবেন। এনসিসি ব্যাংক যাত্রাবাড়ী শাখা জনতা ব্যাংক আব্দুল গণি রোড করপোরেট শাখা অগ্রণী ব্যাংক জাতীয় প্রেস ক্লাব করপোরেট শাখা গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক মিরপুর শাখা সাউথইস্ট ব্যাংক কারওয়ান বাজার শাখা সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক বসুন্ধরা সিটি পান্থপথ শাখা উত্তরা ব্যাংক চকবাজার শাখা সোনালী ব্যাংক রমনা করপোরেট শাখা ঢাকা ব্যাংক উত্তরা শাখা আইএফআইসি ব্যাংক গুলশান শাখা ন্যাশনাল ব্যাংক মহাখালী শাখা ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক মোহাম্মদপুর শাখা রূপালী ব্যাংক রাজারবাগ শাখা পূবালী ব্যাংক সদরঘাট শাখা সাউথইস্ট ব্যাংক কাকরাইল শাখা ওয়ান ব্যাংক বাসাবো শাখা ব্র্যাক ব্যাংক শ্যামলী শাখায় পাওয়া যাবে নতুন নোট। এছাড়া দক্ষিণখানের ডাচবাংলা ব্যাংক এসএমই অ্যান্ড এগ্রিকালচার শাখা ব্যাংক এশিয়ার বনানী১১ শাখা ব্যাংক এশিয়া ধানমন্ডি শাখা দি সিটি ব্যাংক বেগম রোকেয়া সরণী শাখা আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংক নন্দীপাড়া শাখা প্রাইম ব্যাংক এলিফেন্ট রোড শাখা সোনালী ব্যাংক জাতীয় সংসদ ভবন শাখা এবি ব্যাংক প্রগতি সরণি শাখা আইএফআইসি ব্যাংক শাহজালাল অ্যাভিনিউ শাখা উত্তরা প্রিমিয়ার ব্যাংক বসুন্ধরা শাখা অগ্রণী ব্যাংক রামপুরা টিভি শাখা জনতা ব্যাংক কচুক্ষেত করপোরেট শাখা সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখা প্রিমিয়ার ব্যাংক বনানী শাখা ডাচবাংলা ব্যাংক নিউমার্কেট শাখা। একইসঙ্গে রূপালী ব্যাংক স্হানীয় কার্যালয় মার্কেন্টাইল ব্যাংক নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখা এক্সিম ব্যাংক নারায়ণগঞ্জের শিমরাইল শাখা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা ইউসিবিএল ব্যাংক গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা উত্তরা ব্যাংক সাভার শাখা মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক সাভার শাখা এবং ট্রাস্ট ব্যাংক কেরানীগঞ্জ শাখা থেকে গ্রাহকেরা নতুন টাকার নোট উত্তোলন করতে পারবেন।
|
Bangla_fin_news_articles/116.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
116,বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ঋণ দেওয়ার নির্দেশ,2022-06-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের উত্তর ও উত্তরপূর্বাঞ্চলে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ঋণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। করোনাকালে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের জন্য গঠিত ৩ হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিলের অব্যবহৃত স্থিতির ন্যূনতম ৪০ শতাংশ অর্থ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ঋণ হিসেবে দিতে বলা হয়েছে। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগ এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে। সার্কুলারে বলা হয় দেশের বন্যাকবলিত এলাকা সিলেট সুনামগঞ্জ মৌলভীবাজার হবিগঞ্জ কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনার পাশাপাশি দেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যাকবলিত শেরপুর জামালপুর রংপুর লালমনিরহাট কুড়িগ্রাম এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক চিহ্নিত জেলাসমূহের জন্য এ ঋণ প্রযোজ্য হবে। গ্রাহক পর্যায়ে ৪ শতাংশ সুদহারে কৃষি ঋণ বিতরণের জন্য গঠিত ৩ হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিলের আওতায় বরাদ্দপ্রাপ্ত ব্যাংকসমূহ কর্তৃক তাদের অব্যবহৃত স্থিতির ন্যূনতম ৪০ শতাংশ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জেলাসমূহে বিতরণ নিশ্চিত করতে হবে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত বছর কৃষি খাতের জন্য নতুন করে ৩ হাজার কোটি টাকার বিশেষ প্রণোদনামূলক পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তহবিলের আওতায় কৃষক ব্যাংক থেকে ৪ শতাংশ সুদহারে ঋণ নিতে পারবেন। করোনায় অর্থনৈতিক মন্দা থেকে কৃষকদের রক্ষা করতে কৃষি খাতে বিশেষ প্রণোদনামূলক পুনঃঅর্থায়ন স্কিম দ্বিতীয় পর্যায় নামে এ তহবিল গঠন করা হয়। এ প্যাকেজ থেকে ব্যাংকগুলো ১ শতাংশ সুদে তহবিল পাবে আরো ৩ শতাংশ বাড়তি নিয়ে তারা ঋণ বিতরণ করতে পারবে
|
Bangla_fin_news_articles/117.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
117,সেলেক্সট্রার পণ্য নগদ দিয়ে কিনলেই ক্যাশব্যাক,2022-06-27,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সেলেক্সট্রা শপ থেকে যেকোনো ব্র্যান্ডের পণ্য কিনে এমএফএস সেবা নগদ দিয়ে মূল্য পরিশোধ করলেই মিলছে ১০ শতাংশ ক্যাশব্যাক। যা একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ১ হাজার ৫০০ টাকা পাবেন। অফারটি চলবে কোরবানি ঈদের আগের রাত পর্যন্ত। অফার অনুযায়ী ক্রেতারা সেলেক্সট্রার ..... .. সাইট থেকে মটোরোলার বিভিন্ন মডেলের স্মার্টফোন লাইফ স্টাইল পণ্য হেডফোন এয়ারবাডস ভার্ভবাডস ইয়ারফোন স্পিকার ইত্যাদি লেনোভো ট্যাব রিয়েলমির টেক লাইফ ব্র্যান্ড ডিজোর লাইফ স্টাইল পণ্য অ্যামাজফিটের স্মার্ট ঘড়ি ইত্যাদি কিনে নগদের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করলে ক্রেতারা এ ক্যাশব্যাক পাবেন। উল্লেখ্য সেলেক্সট্রা লিমিটেড বাংলাদেশে মটোরোলা এবং ডিজোর ন্যাশনাল পার্টনার। মটোরোলা ছাড়াও অন্যান্য ব্র্যান্ডের পণ্য পাওয়া যাচ্ছে এখানে।
|
Bangla_fin_news_articles/118.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
118,চালের আমদানি শুল্ক কমানো হলো,2022-06-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দাম স্হিতিশীল রাখতে আগামী চার মাসের জন্য চালের আমদানি শুল্ক কমিয়েছে সরকার চালের আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে শূন্য করা হয়েছে এর পাশাপাশি নিয়ন্ত্রকমূলক শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে নামিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে এর ফলে চাল আমদানিতে মোট করভার ৬২ শতাংশ থেকে কমে ২৫ শতাংশে নামলসম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এসংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে নতুন শুল্ক ছাড়ের মেয়াদ আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বহাল থাকবে তবে এর জন্য শর্ত জুড়ে দিয়ে এনবিআর উল্লেখ করেছে এই শুল্ক ছাড়ের অনুমোদন পেতে আমদানিকারককে অবশ্যই খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হবে চালের দাম স্থিতিশীল রাখতে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে এনবিআর শুল্ক কমিয়েছেউল্লেখ্য বোরো ধান ওঠার পরও চালের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে চালের দাম এভাবে বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি সরকারও অস্বাভাবিক হিসেবেই দেখছে সম্প্রতি বিভিন্ন চালকল ও বাজারে সরকার অভিযানও চালাচ্ছে গত বছরের শেষ ভাগ থেকে জ্বালানির মূল্য বেড়ে যাওয়ার পর থেকেই নিত্যপণ্যের দাম বাড়তে শুরু করে এরপর চলতি বছরের মে মাসে হঠাৎ বেড়ে যায় সয়াবিনসহ ভোজ্যতেলের দামআশা করা হয়েছিল বোরো মৌসুমে চালের দাম কম হবে তবে বোরো মৌসুমের চাল বাজারে আসা শুরু করতেই দেশের প্রধান এই খাদ্যশস্যের দাম বাড়তে শুরু করে এবার বোরো মৌসুমের শুরুতে হাওরে আগাম পানি এসে কিছু ধান নষ্ট হয়েছেএ ছাড়া ঘূর্ণিঝড় অশনির কারণে সারা দেশে ব্যাপক বৃষ্টি পাকা ধানের ক্ষতি করেছে তাছাড়া রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের জেরেও গমের দাম বাড়ছে সারা বিশ্বেই ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়েছে এর প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশের বাজারেও
|
Bangla_fin_news_articles/119.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
119,সয়াবিন তেলের দাম কমলো,2022-06-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম কমিয়ে আবারও নতুন দাম নির্ধারণ করেছে ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। এখন থেকে ৬ টাকা কমে ১৯৯ টাকায় বিক্রি হবে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল। রবিবার ২৬ জুন সংগঠনের নির্বাহী কর্মকর্তা নূরুল ইসলাম মোল্লা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সোমবার ২৭ জুন থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে। নতুন দাম অনুযায়ী খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৮০ টাকা বোতলজাত সয়াবিন ১৯৯ টাকা পাঁচ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ৯৮০ টাকায় বিক্রি করা হবে। এর আগে সর্বশেষ গত ৯ জুন সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৭ টাকা বাড়িয়ে ২০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এর আগে গত ৫ মে সয়াবিন তেলের দাম ৩৮ টাকা বেড়ে ১৯৮ টাকা হয়েছিল।
|
Bangla_fin_news_articles/12.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
12,অনিবাসী বৈদেশিক মুদ্রা জমা হিসাবের সুদ হার নির্ধারণ,2022-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অনিবাসী বৈদেশিক মুদ্রা জমা হিসাবের বার্ষিক সুদ হার নির্ধারণ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে অনিবাসীরা এসব হিসাবে অর্থ জমা রাখলে বিভিন্ন মেয়াদে ৪ থেকে ৫ শতাংশ সুদ মিলবে। গতকাল সোমবার ১ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে এখন থেকে অনিবাসী বৈদেশিক মুদ্রার হিসাবে এক থেকে তিন বছর পর্যন্ত অর্থ জমা রাখলে বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেটের সঙ্গে ২ দশমিক ২৫ শতাংশ সুদ হার প্রযোজ্য হবে। তিন থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেটের সঙ্গে ৩ দশমিক ২৫ শতাংশ সুদ হার প্রযোজ্য হবে। জানা গেছে এখন বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেট ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এর আগে বৈদেশিক মুদ্রায় ডিপোজিট বাড়াতে ১৭ জুলাই ইউরোকারেন্সি রেট প্রত্যাহার করে সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের কারণে লাগামহীনভাবে বাড়ছে ডলারের দাম। কমছে টাকার মান। এখন আমদানির জন্য দেশের ব্যাংকগুলোতে ১০০ টাকার নিচে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১০৭ থেকে ১০৯ টাকায় ডলার কিনে আমদানি দায় মেটাতে হচ্ছে। রেমিট্যান্সের জন্যও ব্যাংকগুলোকে সর্বোচ্চ ১০৮ টাকা দরে ডলার কিনতে হচ্ছে। খোলাবাজারেও দর বেড়ে ১০৯ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে কয়েক দিন আগে যা ১১২ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। বৈদেশিক মূদ্রার ব্যয় কমাতে এরই মধ্যে বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক।
|
Bangla_fin_news_articles/120.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
120,তেলের দাম নিয়ে সুখবর দিলেন বাণিজ্য সচিব,2022-06-26,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্য তেলের দাম কমায় আগামী দুই এক দিনের মধ্যে দেশের বাজারে তেলের দাম কমতে পারে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ। রবিবার ২৬ জুন সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার দ্বাদশ মিনিস্টিরিয়াল কনফারেন্স উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। সচিব বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিনের দাম কমে গেছে। আগামী দু এক দিনের মধ্যে একটা সুখবর আসতে পারে। আশা করছি তেলের দাম কমবে। এখন সেই হিসেব নিকেশ করা হচ্ছে। ট্যারিফ কমিশন তেল রিফাইনারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বৈঠক করে আমাদেরকে জানালে তারপর আমরা জানাতে পারবো কত টাকা কমবে। তবে তেলের দাম কমবে। ... আমাদের পর্যটনশিল্প ... আমাদের পর্যটনশিল্প ...আমাদের পর্যটনশিল্প সচিব বলেন এই তেলটা আমাদের আসে প্যারাগুয়ে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা থেকে। সেখান থেকে তেল আসতে কমপক্ষে ৪৫ থেকে ৬০ দিন লেগে যায়। এখানে যে সময়ের গ্যাপ রয়েছে তাই চাইলেও দেশের বাজারে তাৎক্ষণিক দাম কমানো যায় না। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে তবে দেশে আবার ডলারের দামও বেড়েছে সেটাও মাথায় রাখতে হবে। এই দুইটি বিষয় সমন্বয় করে দাম নির্ধারণ করা হবে।
|
Bangla_fin_news_articles/121.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
121,আজ ব্যাংক খোলা,2022-06-25,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা শনিবার ২৫ জুন ছুটির দিনেও খোলা রয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংক এক নির্দেশনায় জানিয়েছে হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে শনিবার ২৫ জুন সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সীমিতসংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাসমূহ পূর্ণদিবস খোলা রাখতে হবে।উল্লেখ্য চাঁদ দেখাসাপেক্ষে আগামী ৮ জুলাই সৌদি আরবে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। এবার বাংলাদেশ থেকে ৫৭ হাজার ৫৮৫ জন হজ পালনের সুযোগ পাবেন। গত ৫ জুন থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হয়। শেষ হবে ৩ জুলাই। হজ শেষে ফিরতি ফ্লাইট আগামী ১৪ জুলাই শুরু হয়ে শেষ হবে ৪ আগস্ট।
|
Bangla_fin_news_articles/122.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
122,নিত্যপণ্যের বাজারে বন্যার প্রভাব,2022-06-24,ইত্তেফাক অনলাইন রিপোর্ট,টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সিলেটসুনামগঞ্জসহ দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় ভয়াবহ বন্যা হয়েছে। বন্যায় বিস্তীর্ণ অঞ্চলের বিভিন্ন ফসলের ক্ষতি হয়েছে। আর বন্যার প্রভাব পড়েছে রাজধানীর নিত্যপণ্যের বাজারে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সব ধরনের সবজি কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। মাছের দাম সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ৫ থেকে পর্যন্ত বেড়েছে। তবে মুরগির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। শুক্রবার রাজধানীর কেল্লার মোড় পলাশী হাতিরপুল কাওরান বাজার ঘুরে দেখা গেছে গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০৭০ টাকা কাঁকরোল ৪০৫০ টাকা করলা ৪০৫০ টাকা চিচিঙ্গা ৩০৩৫ টাকা পটোল ৩০৪০ টাকা ঢেঁড়স ৩০ টাকা আলু ২৫৩০ টাকা শসা ৬০৭০ টাকা কুমড়ো আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা। ... ভূঞাপুরে বন্যায় দুর্ভোগে মানুষ ... ভূঞাপুরে বন্যায় দুর্ভোগে মানুষ ...ভূঞাপুরে বন্যায় দুর্ভোগে মানুষ কেল্লার মোড়ের সবজি ব্যবসায়ী ফয়সাল ইসলাম জানান বিভিন্ন অঞ্চলে ভয়াবহ বন্যার প্রভাব পড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারে। বিভিন্ন জেলা সরবরাহ কম থাকায় সব সবজির দাম বেড়েছে। কেল্লার মোড়ে সাপ্তাহিক বাজার করতে আসা একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করা দেবাশিষ বিশ্বাস বলেন জীবীকার প্রয়োজনে আমরা ঢাকায় থাকি। এখানে যা আয় করি তার বেশিভাগ বাসাভাড়া আর খাওয়া খরচে শেষ হয়ে যায়। তার ওপর বন্যার কারণে সব কিছুর দাম বেড়েছে। এদিকে বন্যার কারণে চালের দাম কেজিতে ৫ পর্যন্ত বেড়েছে। কাওরান বাজারের আল্লাহর দান রাইচ এজেন্সির মালিক নাজির আহমেদ জানান গত সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে। এছাড়া মোটা চাল কেজি ২ টাকা বেড়েছে। ..... আল্লাহর দান রাইচ এজেন্সি। ... . অন্যদিকে বাজারে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। দেশি মশুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি। ইন্ডিয়ান মশুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। বাজারে ভোজ্য তেলের লিটার ২০৫ টাকা। লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে পেঁয়াজের দাম কেজি ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ ৪৫৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে যা আগের সপ্তাহে ৩৫৪০ টাকা ছিল। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে গরুর মাংসর ও মুরগির দাম। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা করে। এছাড়া খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়। বয়লার মুরগির কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৯০ থেকে ৩০০ টাকা।
|
Bangla_fin_news_articles/123.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
123,পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ১০০ টাকার স্মারক নোট,2022-06-24,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ১০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট মুদ্রণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী রবিবার ২৬ জুন থেকে নতুন এ স্মারক নোট বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস এবং পরে অন্যান্য শাখা অফিসে পাওয়া যাবে। বৃহস্পতিবার ২৩ জুন বাংলাদেশ ব্যাংক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে। মুদ্রিত ১০০ টাকা মূল্যমান স্মারক নোটের ডিজাইন ও নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যের বিষয়ে বলা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির স্বাক্ষরিত ১৪৬ মিমি৬৩ মিমি পরিমাপের এ স্মারক নোটের সম্মুখভাগের বাম পাশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে পদ্মা সেতুর ছবিইমেজ মুদ্রিত রয়েছে। নোটের উপরিভাগে সামান্য ডানে নোটের শিরোনাম জাতির গৌরবের প্রতীক পদ্মা সেতু লেখা রয়েছে। এছাড়া নোটের ওপরে ডানকোণে স্মারক নোটের মূল্যমান ইংরেজিতে নিচে ডানকোণে মূল্যমান বাংলায় ১০০ এবং উপরিভাগে মাঝখানে একশত টাকা লেখা রয়েছে। ... পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে ছবি তোলা যাবে না ... পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে ছবি তোলা যাবে না ...পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে ছবি তোলা যাবে না নোটের পেছন ভাগে পদ্মা সেতুর পৃথক একটি ছবিইমেজ সংযোজন করা হয়েছে। নোটের উপরিভাগে ডানদিকে নোটের শিরোনাম ইংরেজিতে লেখা রয়েছে। এছাড়া নোটের উপরে বামকোণে ও নিচের ডানকোণে মূল্যমান ইংরেজিতে এবং নিচে বামকোণে বাংলায় ১০০ লেখা রয়েছে। এছাড়া নোটের নিচে মাঝখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম এবং এর বামপাশে ও ডানপাশে লেখা রয়েছে। শতভাগ কটন কাগজে মুদ্রিত ১০০ টাকা মূল্যমান স্মারক নোটটির সম্মুখভাগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির বামে ৪ মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা রয়েছে এবং নোটের ডানদিকে জলছাপ এলাকায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ২০০ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম মুদ্রিত রয়েছে। এছাড়া নোটের উভয় পৃষ্ঠে বার্নিশের প্রলেপ সংযোজন করা হয়েছে। ১০০ টাকা মূল্যমান স্মারক নোটটির জন্য পৃথকভাবে বাংলা ও ইংরেজি লিটারেচার সম্বলিত ফোল্ডার প্রস্তুত করা হয়েছে। ফোল্ডার ছাড়া শুধুমাত্র খামসহ স্মারক নোটটির মূল্যনির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা এবং ফোল্ডার ও খামসহ স্মারক নোটটির মূল্যনির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ টাকা।
|
Bangla_fin_news_articles/124.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
124,শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ বাড়ছে,2022-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মহামারি করোনার অভিঘাতে ব্যবসাবাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়েছিল। ফলে শিল্প খাতে বিনিয়োগও কমে গিয়েছিল। তবে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার পর আবার নতুন উদ্যমে শিল্পোদ্যোক্তারা ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন। শিল্পকলকারখানার চাকাও ঘুরছে আগের মতো। এতে দেশের অর্থনীতিও গতি পাচ্ছে। দেশের প্রধান রপ্তানি আয়ের ৮৪ ভাগ নেতৃত্ব দেওয়া তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি আদেশ আবারও আগের অবস্থানে ফিরেছে। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে শিল্প খাতে প্রান্তিক ঋণের প্রবৃদ্ধিও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিক জানুয়ারিমার্চ শেষে দেশের শিল্প খাতে মোট ঋণ বিতরণ হয়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার ৬৭১ কোটি টাকা। গত ২০২১ সালের একই সময়ে মার্চ প্রান্তিক ঋণ বিতরণ হয়েছিল ৯০ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকা। সে হিসাবে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শিল্প খাতে ঋণের বিতরণ বেড়েছে ৩৬ হাজার ৭০৫ কোটি টাকা। ২০২১ সালের ডিসেম্বর প্রান্তিকে শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ হয়েছিল ১ লাখ ২৪ হাজার ৮৬৫ কোটি টাকা। সে হিসাবে তিন মাস ব্যবধানে ঋণ বিতরণ বেড়েছে ২ হাজার ৮০৬ কোটি টাকা। অর্থাত্ শিল্প ঋণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সংশ্লিষ্টদের মতে গত বছরও করোনার প্রভাব ছিল। এ কারণে শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ ও আদায় কম ছিল। তবে চলতি বছর করোনার প্রকোপ কমেছে প্রতিটি সেক্টর ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এসব কারণে ঋণ বিতরণ ও আদায় বাড়ছে। ... ঈদ কেনাকাটায় নগদ পেমেন্টে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট ... ঈদ কেনাকাটায় নগদ পেমেন্টে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট ...ঈদ কেনাকাটায় নগদ পেমেন্টে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট আলোচ্য সময়ে চলতি বছরের মার্চ প্রান্তিক শিল্পঋণ আদায় হয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ে আদায় হয়েছিল ৮৪ হাজার ৭৯৫ কোটি টাকা। সে হিসাবে গত বছরের তুলনায় চলতি বছর আদায় বেড়েছে ২০ দশমিক ১৪ শতাংশ। এদিকে চলতি বছরের মার্চ প্রান্তিকে মেয়াদি শিল্পঋণ বা টার্ম লোন বৃহত্ মাঝারি ও ক্ষুদ্র বিতরণের পরিমাণ ১৭ হাজার ৩৪০ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এই খাতে ৩৯ কোটি টাকা বিতরণ কমেছে। চলতি মূলধন ঋণ বা ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল লোন বৃহত্ মাঝারি ক্ষুদ্র খাতে বিতরণের পরিমাণ ১ লাখ ৪ হাজার ৩৩০ কোটি টাকা। ২০২১ সালের একই সময়ে যা ছিল ৭৩ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা। সে হিসাবে বৃদ্ধি পেয়েছে ৪১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
|
Bangla_fin_news_articles/125.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
125,অনলাইনে কেনা কোরবানির গরু পছন্দ না হলে অর্থ ফেরত,2022-06-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হাটের ঝক্কিঝামেলা এড়াতে এখন অনেকেই অনলাইনে কোরবানির গরু কিনতে স্বাচ্ছদ্যবোধ করেন। কিন্তু অনলাইনে গরু কেনার পর যদি ক্রেতার পছন্দ না হয় কিংবা অনলাইনে বলা হলো গরুর ওজন হবে এত কেজি পরে দেখা গেল ওজন তার চেয়ে কম আছে। তাহলে কী হবে এসব সমস্যা সমাধানে এখন থেকে অনলাইনে কেনা কোরবানির গরু পছন্দ না হলে বা যেমন বলা হয়েছে তেমন না হলে পুরো অর্থ ফেরত পাবেন ক্রেতারা। বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফার্মগেটে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর চাহিদা নিরূপণ সরবরাহ ও অবাধ পরিবহন নিশ্চিতকরণসংক্রান্ত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এ কথা জানান। মন্ত্রী বলেন প্রতি বছরের মতো এবারও কোরবানির চাহিদার চেয়ে অতিরিক্ত পশু প্রস্ত্তত আছে। চলতি বছর কোরবানিযোগ্য পশুর সংখ্যা ১ কোটি ২১ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৯টি। ফলে কোরবানির পশুর কোনো সংকট নেই। বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় এ খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। এখন মাংসে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ। মন্ত্রী বলেন খামারি নিজ বাড়ি বা খামার থেকে পশু বিক্রি করলে তাকে হাসিল দিতে হবে না। কোনো খামারি তার পশু দূরবর্তী হাটে নিতে চাইলে রাস্তাঘাটে জোর করে নামাতে বাধ্য করা যাবে না। এছাড়া হাটে আনার পথে কেউ প্রাণী বিক্রি করলে তার কাছ থেকে ইজারা গ্রাহক জোর করে চাঁদা বা হাসিল গ্রহণ করতে পারবে না। শ ম রেজাউল করিম বলেন রাস্তায় বা সেতুতে কোরবানির পশু পরিবাহী গাড়িকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ চালু করা হবে। অধিদপ্তরের হটলাইন ১৬৩৫৮। পশু পরিবহনে খামারিদের সমস্যা সমাধানে এই নিয়ন্ত্রণকক্ষ কাজ করবে। সিলেটসুনামগঞ্জ অঞ্চলে সাম্প্রতিক বন্যা ও জলোচ্ছ্বাসের কারণে গবাদি পশু কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেখানে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে গবাদি পশুর খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে চিকিত্সাসেবা দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করার বিষয়টিও চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। সভায় মত্স্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা প্রমুখ উপস্হিত ছি��েন।
|
Bangla_fin_news_articles/126.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
126,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচক সামান্য বাড়লো,2022-06-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ২৩ জুন দেশের শেয়ারবাজারে সূচক সামান্য বেড়েছে। এদিন দর বেড়েছে ১৪৫টির কমেছে ১৬২টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৪ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৮২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ২৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ... সিটি ব্যাংকএভারকেয়ার হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা স্মারক ... সিটি ব্যাংকএভারকেয়ার হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা স্মারক ...সিটি ব্যাংকএভারকেয়ার হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা স্মারক অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ১৬২ পয়েন্টে। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৬১৯ পয়েন্টে সিএসই৩০ সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৫১১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে ২৮৭ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২০টির কমেছে ১২৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১টির।
|
Bangla_fin_news_articles/127.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
127,সিটি ব্যাংকএভারকেয়ার হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা স্মারক,2022-06-23,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিটি ব্যাংক এবং এভারকেয়ার হাসপাতালের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার ২৩ জুন প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সিটি ব্যাংক জানায় এই চুক্তির আওতায় ব্যাংকটির সিটিজেম গ্রাহকরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিজের ও পরিবারের সদস্যের জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালের ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে বছরে একবার কমপ্লিমেন্টারি হেলথ স্ক্রিনিং সার্ভিস পাবেন। এটি একটি অংশিদারিত্বমূলক বিশেষ পরিষেবা যা শুধু সিটিজেম গ্রাহকরাই পাবেন। সিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ ও এভারকেয়ার হাসপাতালের হেড অব মার্কেটিং ভিনয় কাউল নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। এসময় সিটি ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুল্লাহ চৌধুরী হেড অব রিটেল ব্যাংকিং অরূপ হায়দার হেড অব সিটিজেম ফারিয়া হক এবং এভারকেয়ার হসপিটালের হেড অব ফিন্যান্স মুস্তফা আলিম আওলাদ উপস্থিত ছিলেন।
|
Bangla_fin_news_articles/128.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
128,ফ্যামিলি কার্ডে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু,2022-06-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সারা দেশে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে আজ বুধবার ২২ জুন থেকে সাশ্রয়ী মূল্যে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। চলবে আগামী ৫ জুলাই পর্যন্ত। টিসিবি জনসংযোগ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির বিষয়টি জানিয়েছেন। মাদারীপুর শরীয়তপুর গোপালগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জসহ সংশ্লিষ্ট জেলায় বিক্রি কার্যক্রম ২৬ জুন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা। তবে বন্যার কারণে সিলেট বিভাগের জেলাগুলোয় আপতত পণ্য বিক্রি কার্যক্রম স্থগিত থাকবে। টিসিবি জানিয়েছে পরিস্থিতি বিবেচনায় সিলেট বিভাগে বিক্রির তারিখ পরে জানানো হবে। এবার আগের মতো ট্রাকে করে পণ্য বিক্রি করবে না টিসিবি। শুধু ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ডিলারের দোকান বা নির্ধারিত স্থান থেকে টিসিবির এসব পণ্য কিনতে হবে। এই দফায় একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল দুই কেজি মসুর ডাল ও এক কেজি চিনি কিনতে পারবেন। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১০ টাকা আর প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা ও মসুর ডাল ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হবে।
|
Bangla_fin_news_articles/129.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
129,অর্থবছরের ১১ মাসে ২৬ হাজার কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ,2022-06-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা মহামারির মধ্যে কৃষিঋণ বিতরণ বাড়ছে। তবে এ সময়ে আদায়ের পরিমাণ কমেছে। খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন করোনা মহামারিতে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ কম থাকলেও খাদ্যপণ্য উত্পাদনের জন্য সরকার কৃষি খাতে প্রণোদনা ঋণসহ স্বাভাবিক ঋণ বিতরণে গুরুত্ব দিয়েছে। অনেকে আবার চাকরি হারিয়ে গ্রামে নতুন করে কৃষি কাজ শুরু করেছেন। এতে বাড়ছে কৃষিঋণ বিতরণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে গত বছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরে কৃষি ঋণ বিতরণের চাহিদা ও আদায় দুইই বেড়েছে। গত ২০২০২০২১ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে জুলাইমে ২১ হাজার ৯৭০ কোটি ৩৯ লাখ টাকার ৮৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়েছিল। আর চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের ১১ মাসে ২৫ হাজার ৯৬৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকা বা ৯১ দশমিক ৪৬ শতাংশ বিতরণ করা হয়েছে। সে হিসাবে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি অর্থবছরে ঋণ বিতরণ ১৮ দশমিক ১৮ শতাংশ বেড়েছে। অবশ্য গত অর্থবছরে করোনার প্রকোপ থাকায় কৃষিঋণ বিতরণ ও আদায় কম ছিল। চলতি অর্থবছরে শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে আশা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে চলতি ২০২১২০২২ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে ২৪ হাজার ৬১ কোটি ২৬ লাখ টাকা ঋণ পরিশোধ করেছেন কৃষকেরা যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৬২৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা বেশি। চলতি ২০২১২০২২ অর্থবছরে সরকারি মালিকানার বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর জন্য লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ১১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা। আলোচিত সময়ের প্রথম ১১ মাসে জুলাইমে এই ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছে ১০ হাজার ৬৯৪ কোটি টাকা যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার ৯৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এই সময়ে বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর জন্য নির্ধারিত ১৭ হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করা হয়েছে ১৫ হাজার ২৭১ কোটি টাকা বা ৮৮ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। বর্তমানে ব্যাংক খাতে কৃষিঋণের স্থিতি ৪৯ হাজার ৫৫১ কোটি টাকা। এর মধ্যে এপ্রিল পর্যন্ত কৃষি খাতে খেলাপি ঋণ ৩ হাজার ৬৫২ কোটি টাকা বা মোট ঋণের ৭ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এদিকে কোভিড১৯ মহামারির কারণে সৃষ্ট আর্থিক সংকট মোকাবিলায় কৃষকের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার বিশেষ পুনঃ অর্থায়ন স্কিম গঠন করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই তহবিলের প্রায় পুরো অর��থ ঋণ হিসেবে দিয়েছে অংশগ্রহণকারী ব্যাংকগুলো। পুনঃ অর্থায়ন স্কিম থেকে জামানতবিহীন সহজ শর্তে মাত্র ৪ শতাংশ সুদে ঋণ পেয়েছেন কৃষকেরা। যেসব ব্যাংক পুনঃ অর্থায়ন স্কিমের এই অর্থ সাধারণ কৃষকের কাছে পৌঁছে দিতে কাজ করেছে তাদের মধ্যে সফল বাস্তবায়নকারী ১৭টি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীকে প্রশংসাপত্রও দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের এ এন হামিদুল্লাহ্ কনফারেন্স রুমে একটি সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রশংসাপত্র তুলে দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। প্রশংসাপত্র পাওয়া ব্যাংকগুলো হলোসোনালী ব্যাংক অগ্রণী ব্যাংক রূপালী ব্যাংক বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ এক্সিম ব্যাংক ব্র্যাক ব্যাংক প্রিমিয়ার ব্যাংক ওয়ান ব্যাংক ব্যাংক এশিয়া শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক উত্তরা ব্যাংক এবি ব্যাংক এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ও মধুমতি ব্যাংক।
|
Bangla_fin_news_articles/13.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
13,নতুন নতুন শর্ত আরোপ অর্ধেকের বেশি কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি,2022-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন নতুন শর্ত আরোপ করায় সঞ্চয়পত্র বিক্রির হার ব্যাপক হারে কমে যাচ্ছে। এবার নতুন অর্থবছরে ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ থাকলে আয়কর রিটার্নের সনদ জমা দিতে হবে। তাছাড়া ঘোষণার বাইরে সঞ্চয়পত্র থাকলে রয়েছে জেলজরিমানার বিধান আগেই করা হয়েছে। সুদহারও কমানো হয়েছে। এসব কারণে সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। সদ্যসমাপ্ত ২০২১২২ অর্থবছরের জুলাইজুন জাতীয় সঞ্চয় স্কিমগুলোতে ১ লাখ ৮ হাজার ৭০ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে মূল টাকা ও মুনাফা পরিশোধ করা হয়েছে ৮৮ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা। এ সময়ে সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকদের ৪০ হাজার ২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। সঞ্চয়পত্রের মূল টাকা ও সুদ পরিশোধের পর এ খাতে সরকারের নিট ঋণ দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৯১৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। গেল ২০২১২২ অর্থবছরে এ খাত থেকে সরকার নিট ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩২ হাজার কোটি টাকা। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। উল্লেখ্য এর আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে সুদহার কমানো হয়। আবার ঘোষণার বাইরে সঞ্চয়পত্র থাকলে জেলজরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। এসব কারণে অনেকে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ কমিয়েছেন বলে মনে করছেন সংশ্লিস্টরা। চলতি ২০২২২৩ অর্থবছরে বাজেটে ঘাটতি মেটাতে সঞ্চয়পত্র থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু রিটার্ন জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। সম্প্রতি জারি করা জাতীয় সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তর ও সরকারি গেজেট অনুযায়ী সঞ্চয়পত্র ও ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক হিসাবে ৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অর্থ আইন ২০২২এর ৪৮ ধারা যথাযথ পরিপালনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নির্দেশনা অনুযায়ী এখন থেকে যদি কোনো ব্যক্তি সঞ্চয়পত্রে পাঁচ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ অথবা পোস্টাল সঞ্চয় অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তবে সর্বশেষ বছরের আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। এত দিন কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএন থাকলেই কেনা যেত। এবার শুধু প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন দাখিলের ক্ষেত্রে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন নতুন করে রিটার্ন জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আরোপে এবার সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। এদিকে সম্প্রতি সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রাহক যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে সে বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৯ দফা নির্দেশনা দিয়েছে। সঞ্চয় অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত ২০২০২১ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে ৪২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল সরকার। যা ২০১৯২০২০ অর্থবছরে ছিল ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা। এর আগে ২০১৮১৯ অর্থবছরে ছিল ৪৯ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকা।
|
Bangla_fin_news_articles/130.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
130,টাকার বিপরীতে ফের ডলারের দাম বাড়লো,2022-06-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশে আবারও ডলারের দাম ১০ পয়সা বেড়েছে। মঙ্গলবার ২১ জুন প্রতি ডলার ৯২ টাকা ৯০ পয়সা দরে বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সোমবার ডলারের দর ছিল ৯২ টাকা ৮০ পয়সা। দুই মাসের ব্যবধানে ১০ দফা ডলারের দাম বেড়েছে। এই সময়ে টাকার মান কমেছে ৬.৭০ টাকা। এদিকে খোলাবাজারে ডলারের দাম বেড়ে ১০০ টাকা অতিক্রম করেছিল। পরে কিছুটা কমে বর্তমানে খোলাবাজারে ৯৭ থেকে ৯৯ টাকায় ডলার বেচাকেনা হচ্ছে। ডলারের দাম পর্যালোচনায় দেখা গেছে ২০২০ সালের জুলাই থেকে গত বছরের আগস্ট পর্যন্ত আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় স্থিতিশীল ছিল। কিন্তু এরপর থেকে বড় ধরনের আমদানি ব্যয় পরিশোধ করতে গিয়ে ডলার সংকট শুরু হয়। যা এখন পর্যন্ত অব্যাহত আছে। ... দরপতনের বৃত্তে পুঁজিবাজার আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা ... দরপতনের বৃত্তে পুঁজিবাজার আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা ...দরপতনের বৃত্তে পুঁজিবাজার আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা ২০২১ সালের আগস্টের শুরুতেও আন্তঃব্যাংকে প্রতি ডলারের মূল্য ছিল ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা। ৩ আগস্ট থেকে দুএক পয়সা করে বাড়তে বাড়তে ২২ আগস্ট প্রথমবারের মতো ডলারের দাম ৮৫ টাকা ছাড়ায়। চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলার কেনাবেচা হয়েছিল ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা। ৯ জানুয়ারি ডলারের দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৮৬ টাকা। গত ২৩ মার্চ তা বেড়ে ৮৬ টাকা ২০ পয়সা। গত ২৭ এপ্রিল ডলার প্রতি ২৫ পয়সা বেড়ে ৮৬ টাকা ৪৫ পয়সায় বেচাকেনা হয়েছে। গত ১০ মে ডলারের দাম আরও ২৫ পয়সা বেড়ে ৮৬ টাকা ৭০ পয়সায় বেচাকেনা হয়েছে। গত ১৬ মে প্রতি ডলার ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা নির্ধারণ করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরপর ২৩ মে ফের ৪০ পয়সা বাড়িয়ে ডলারের দাম ৮৭ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। গত ২৯ মে বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম ৮৯ টাকা বেঁধে দেয়। গত ২ জুন আরও ৯০ পয়সা বাড়িয়ে ডলার দাম ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। সর্বশেষ গত ১৫ জুন ডলার দাম ছিল ৯২.৮০ টাকা। আজ ডলারের দাম বেড়ে ৯২.৯০ টাকা বিক্রি হয়েছে।
|
Bangla_fin_news_articles/131.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
131,দরপতনের বৃত্তে পুঁজিবাজার আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা,2022-06-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আবারও পতনের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। বৃহস্পতি রবি সোমবারের পর আজ মঙ্গলবারও সূচকের পতন হয়েছে। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসই ৪৫ পয়েন্ট কমেছে। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচক কমেছে ১৩৭ পয়েন্ট।ডিএসইর তথ্য মতে মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩৮২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২৮২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির দাম। এদিন অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৫ দশমিক ৭২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩১১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে ৯ পয়েন্ট এবং ডিএস৩০ সূচক কমেছে ১৯ পয়েন্ট। ... পদ্মার চরে চিনাবাদামের ফলন ভালো ব্যস্ত কৃষকরা ... পদ্মার চরে চিনাবাদামের ফলন ভালো ব্যস্ত কৃষকরা ...পদ্মার চরে চিনাবাদামের ফলন ভালো ব্যস্ত কৃষকরা দেশের অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩৭ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৫৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ২৭৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে ২১১টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির।
|
Bangla_fin_news_articles/132.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
132,রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ১৭ আগস্ট,2022-06-21,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৭ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ২১ জুন মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরাফাতুল রাকিব নতুন এই দিন ধার্য করেন। ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করে নেয় হ্যাকাররা। এ ঘটনায় ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মামলা করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জোবায়ের বিন হুদা।
|
Bangla_fin_news_articles/133.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
133,আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সিইও হতে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা লাগবে,2022-06-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী হতে হলে এখন থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অবশ্যই নূন্যতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। থাকতে হবে ২০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা। এছাড়া সিইও পদে নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে অর্থনীতি ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স কিংবা ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রিধারীদের গুরুত্ব দিতে হবে। কোনো প্রতিষ্ঠানের বরখাস্ত হওয়া ব্যক্তি প্রধান নির্বাহী হতে পারবে না। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বা ব্যাবসায়িক স্বার্থ রয়েছে এমন ব্যক্তিকে সিইও পদে নিয়োগ দেওয়া যাবে না। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী নিয়োগের ক্ষেত্রে এমন নতুন শর্ত যুক্ত করে গতকাল সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিযুক্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সক্রিয় কর্মকর্তা হিসেবে কমপক্ষে ২০ বছরের এবং ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীর অব্যবহিত পূর্ববর্তী পদে কমপক্ষে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আগে এক্ষেত্রে অভিজ্ঞতার শর্ত ছিল ১৫ বছর। প্রধান নির্বাহী হিসেবে স্থিতিপত্রের আকার ১ হাজার কোটি টাকার ঊর্ধ্বে নয় এমন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উপরোক্ত অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি বা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক বা তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার কর্মকর্তা বা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এসইভিপি বা সমতুল্য ও তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার কোনো কর্মকর্তা যাদের শাখা ব্যবস্থাপক হিসেবে কমপক্ষে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতাসহ ব্যাংকের সক্রিয় কর্মকর্তা হিসেবে কমপক্ষে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে যোগ্য ব্যক্তিদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিশ্চিতের লক্ষ্যে বহুল প্রচারিত কমপক্ষে দুটি বাংলা ও দুটি ইংরেজি পত্রিকা এবং প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে একজন স্বচ্ছ ইমেজের যোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। যেসব আবেদন পাওয়া যাবে তার মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থীকে নিয়োগ দিতে স্বচ্ছতার সঙ্গে আবেদনপত্র মূল্যায়নের জন্য প্���তিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদিত একটি মূল্যায়ন প্রক্রিয়া থাকতে হবে। প্রধান নির্বাহীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নূন্যতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। অর্থনীতি ব্যাংকিং ও ফিন্যান্স কিংবা ব্যবসায় প্রশাসন বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি থাকলে তা অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। কোনো কোম্পানির চেয়ারম্যান পরিচালক কর্মকর্তা থাকাকালীন স্বীয় পদ থেকে বরখাস্ত হওয়া ব্যক্তি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী হিসেবে যোগ্য বিবেচিত হবেন না। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোনো পরিচালক বা ঐ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাবসায়িক স্বার্থ রয়েছে এমন ব্যক্তি প্রধান নির্বাহী পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন না।
|
Bangla_fin_news_articles/134.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
134,খাদ্যপণ্যের দাম শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি বেড়েছে,2022-06-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে মূল্যস্ফীতির হার ৭ শতাংশ ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হিসাবে মে মাসে দেশে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৪২ শতাংশে। এক মাস আগেও এপ্রিলে এই হার ছিল ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। সাম্প্রতিককালে মূল্যস্ফীতির এত বড় উলম্ফন দেখা যায়নি। রবিবার ১৯ জুন বিবিএসের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী দেশে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩০ শতাংশে। এপ্রিলে যা ছিল ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ। তুলনামূলক গ্রামে খাদ্যপণ্যের দাম বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।শহরে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার ৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ থাকলে গ্রামীণ এলাকায় এই হার ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশে উঠেছে। চাল ডাল ভোজ্য তেল শাকসবজি থেকে শুরু করে মাছমুরগিসহ সব ধরনের প্রয়োজনীয় খাবারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মে মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। দেশে নিত্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়লেও বিবিএসের হিসাবে সাম্প্রতিককালে মে মাসেই ৭ শতাংশ ছাড়াল মূল্যস্ফীতির হার। বিবিএসের হিসাবে দেশে এর আগে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির বছর ছিল ২০১০১১ অর্থবছর। ঐ বছর গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৯১ শতাংশ।এর পর ২০১৩১৪ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশের ঘর থেকে ক্রমেই নামতে থাকে মূল্যস্ফীতির হার। এবার একক মাস হিসাবে মে মাসে ৭ শতাংশ অতিক্রম করল। গত কয়েক মাসের মতো গ্রামে শহরের চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি হয়েছে। মে মাসে গ্রামাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। শহরে হয়েছে ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ।চলতি ২০২১২২ অর্থবছরের বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৩ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছিল। আসছে ২০২২২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করার পর থেকেই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। তার প্রভাব পড়েছে সব দেশে।
|
Bangla_fin_news_articles/135.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
135,বন্যাকবলিত এলাকায় জরুরি ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার নির্দেশ,2022-06-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বন্যাকবলিত এলাকায় গ্রাহকদের নিকটবর্তী শাখা থেকে জরুরি ব্যাংকিং সেবা দিতে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রবিবার ১৯ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে। নির্দেশনাটি সব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের নিকট পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নির্দেশনায় বলা হয়েছে সিলেট সুনামগঞ্জ রংপুর ও কুড়িগ্রামসহ অন্যান্য কয়েকটি জেলায় নদনদীর পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধির ফলে আকস্মিক বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। ব্যাংকের যেসব শাখা ও উপশাখা বন্যাজনিত কারণে স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না সেসব শাখা ও উপশাখাগুলোর কার্যক্রম বন্ধ রেখে গ্রাহকদের নিকটবর্তী শাখা থেকে জরুরি ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হলো। ... ৭০টি উপজেলা প্লাবিত প্রকোপ কমবে মঙ্গলবার থেকে ... ৭০টি উপজেলা প্লাবিত প্রকোপ কমবে মঙ্গলবার থেকে ...৭০টি উপজেলা প্লাবিত প্রকোপ কমবে মঙ্গলবার থেকে তবে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার পর অনতিবিলম্বে গ্রাহকদের সংশ্লিষ্ট শাখা ও উপশাখা থেকে ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
|
Bangla_fin_news_articles/136.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
136,সুইস অথরিটির কাছে তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ,2022-06-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ বিষয়ে জানতে সুইস অথরিটির কাছে তথ্য চেয়ে আবেদন করেছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। গতকাল শনিবার ১৮ জুন বাংলাদেশে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন প্রতিরোধে বিএফআইইউর ২০ বছর শীর্ষক সেমিনারে এমন কথা জানিয়েছেন বিএফআইইউ অতিরিক্ত পরিচালক মো. কামাল হোসেন। রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকে থাকা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থের বিষয়ে ২০১৪ সাল থেকে তথ্য প্রকাশ করে আসছে ব্যাংকটি। এ বিষয়ে এক উপস্থাপনায় কামাল হোসেন বলেন সুইস অথরিটির কাছে প্রতিবারের ন্যায় এবারও তথ্য চাওয়া হয়েছে বিএফআইইউএর পক্ষ থেকে। তিনি বলেন পাচার করা অর্থ উদ্ধার জটিল কাজ। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের ৬৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থ সম্পর্কে তথ্য পেয়েছে বিএফআইইউ সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছ থেকে। সেই তথ্য বাংলাদেশের বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দুদক ও তদন্তকারী সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। সেমিনারে জানানো হয় এ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশ থেকে ৮০০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আর্থিক তথ্য সংগ্রহ করেছে বিএফআইইউ। বাংলাদেশ থেকে মূলত যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য হংকং দুবাই সিঙ্গাপুর ও ইউরোপের দেশগুলোতে অর্থপাচার হয় বলে সেমিনারে জানানো হয়। সেমিনারে উপস্থাপন করা তথ্য বলছে চলতি অর্থবছরের ২০২১২২ গত এপ্রিল পর্যন্ত তদন্তাধীন ৯টি মামলার বিপরীতে ৮৬৬ কোটি টাকা ক্রোক করা হয়েছে বিএফআইইউএর প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে। বাজেয়াপ্তকৃত অর্থ থেকে সরকারের কোষাগারে জমা পড়েছে ২৭ কোটি টাকা। আর আগের অর্থবছরে সাত মামলার বিপরীতে ৩৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ক্রোক করা হয় আদালতের নির্দেশে। গত পাঁচ বছরে ৬৩টি তদন্তাধীন মামলার বিপরীতে টাকা ক্রোক করা হয়েছে ১ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের কোষাগারে জমা হয়েছে ১ হাজার ২৭৩ কোটি টাকা। বিএফআইইউ প্রধান মাসুদ বিশ্বাসের সভাপতিত্ব সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির। বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ।
|
Bangla_fin_news_articles/137.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
137,এক সয়াবিন তেলে দাম বাড়লো যত পণ্যের,2022-06-18,উজ্জল বিশ্বাস,দেশে সয়াবিন তেলের দাম দফায় দফায় বেড়েছে। সর্বশেষ ৯ জুন রান্নার অতি প্রয়োজনীয় এ পণ্যটির দাম ৭ টাকা বাড়িয়ে ২০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তেলের দাম বৃদ্ধিতে জনজীবনে পড়েছে নানাবিধ প্রভাব। সর্বশেষ ৯ জুন এক লিটার খোলা সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর বোতলজাত এক লিটার সয়াবিনের সর্বোচ্চ খুচরা দাম নির্ধারণ করা ২০৫ টাকা। এছাড়া পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ধরা হয় ৯৯৭ টাকা। এক লিটার খোলা পাম তেলের দাম বাড়িয়ে ১৫৮ টাকা করা হয়। গত ফেব্রুয়ারিতে বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৬৭ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেল ১৪৩ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। অর্থাৎ গত চার মাসে বোতলজাত সয়াবিনের দাম বেড়েছে ৩৮ টাকা। আর খোলা সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ৪২ টাকা। সয়াবিন তেলের দাম বাড়ায় জনজীবনে নানাবিধ প্রভাব পড়েছে। হোটেলে খাবারের দাম বেড়েছে। দোকানে পরোটার আকার ছোট হয়ে দাম দ্বিগুণ হয়েছে। রান্নায় তেলের ব্যবহার কমেছে। বেড়েছে ব্রেড কেক মসুরের ডাল চালসহ তেল দিয়ে তৈরি পণ্যের দাম। ..... একটি চালের দোকান। ... . ভোজ্যতেলের দাম বৃদ্ধির ফলে চরম বিপাকে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। একই সঙ্গে বেড়েছে নিত্যব্যবহার্য অন্য পণ্যের দাম। এতে মানুষের ব্যয় বেড়েছে। কিন্তু সে তুলনায় আয় বাড়েনি। নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষ আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের হিসাব মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে। সয়াবিনের সঙ্গে সরিষার তেলের দামও বাড়ানো হয়েছে। লালবাগের শাহি মসজিদ এলাকা থেকে কেল্লার মোড়ে বাজার করতে এসেছেন সোনালী বালা। তিনি বলেন চার সদস্যের পরিবারে আগে মাসে ৪ লিটার তেল লাগতো। দাম বাড়ায় তেলের খরচ কমাতে হয়েছে। এখন আড়াই লিটার তেলে মাস চালানোর চেষ্টা করি। তরিতরকারিতে কাটছাঁট করতে হয়েছে। বাজারে সস্তা সবজি বেশি কিনি। তারপরও মাস শেষে হাতে কোনো টাকা থাকে না। রাজধানীর টেনারি মোড় এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করেন একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সঞ্জয় বিশ্বাস। তিনি জানান করোনার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় কমে যাওয়ায় শিক্ষককর্মকর্তাদের বেতন অর্ধেক করে দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এখন যা বেতন দেওয়া হয় তা দিয়ে সংসার চালানো অনেক কষ্টের। তার ওপর সব কিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের হিসাব মেলাতে পারছি না। ..... হোটেলে খাবার খাচ্ছেন মানুষ। ... . ভিক্টোরিয়া পার্ক এলাকার আরামবাগ হোটেলের মালিক মহিউদ্দিন জানান আগে রুই মাছ টাকা ১৩০ টাকা পাবদা ১২০ টাকা শিং মাছ ১২০ তেলাপিয়া ৯০ টাকা কৈ মাছ ৯০ টাকা পাঙাশ ৬০ টাকা মুরগি ৬০ টাকা ঝাল ফ্রাই ১০০ টাকা খাসি ১৫০ টাকা রাখা হতো। কিন্তু তেলসহ অন্যান্য সবজির দাম বৃদ্ধির ফলে সব আইটেমে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বাড়াতে হয়েছে। শাকসবজি ভর্তার দামও ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বাড়াতে হয়েছে। আগে ফ্রিতে ডাল দেওয়া হলেও এখন ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে। রাজধানীর কাওরান বাজারের মিলু স্টোরের সত্ত্বাধিকারী বিপ্লব কুমার সাহা জানান আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যাওয়ার দেশে ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। কোম্পানিগুলো চাহিদামত তেল সরবরাহ করছে। বাজারে তেলের চাহিদা অনেকটাই স্বাভাবিক। দাম বৃদ্ধির বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায় করোনা মহামারি ও রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে সয়াবিন তেলের প্রভাব পড়েছে। এতে সয়াবিনের মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির ফলে আন্তর্জাতিক পণ্য পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে।
|
Bangla_fin_news_articles/138.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
138,জুলাই মাসে ফের বাড়তে পারে জ্বালানি তেলের দাম,2022-06-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী জুলাই মাসে জ্বালানি তেলের দাম ফের বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। আজ শুক্রবার ১৭ জুন সকালে তার বাসভবনে এক মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী। প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন আগামী মাসে পরিবহন মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারি। যাতে সাধারণ মানুষের ওপর চাপ না পড়ে। বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম আবারও ঊর্ধ্বমুখী। এক মাসের ব্যবধানে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি গড়ে প্রায় ১৬ ডলার বেড়েছে। এ অবস্থায় দেশের বাজারে ডিজেলঅকটেন বিক্রিতে লোকসান গুনতে হিমশিম খাচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসি। বর্তমানে এ দুটি পণ্য বিক্রিতে বিপিসি দৈনিক লোকসান দিচ্ছে ১০০ কোটি টাকার বেশি। এ অবস্থায় আবারো জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
|
Bangla_fin_news_articles/139.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
139,বাংলাদেশের সঙ্গে এডিবির ১৪৩ মিলিয়ন ডলারের ঋণ চুক্তি,2022-06-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের সীমান্ত বাণিজ্যের পরিমাণ দক্ষতাসম্ভাব্যতা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়নে গতকাল এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এবং বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে ১৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি পলিসি ভিত্তিক ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনীতি সম্পর্ক বিভাগের সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং এডিবির পক্ষে সংস্থার কান্ট্রি ডিরেক্টর ইডিমন গিন্টিং স্বাক্ষর করেন। এডিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ খবর জানানো হয়। এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর গিন্টিং বলেন রফতানি বহুমুখীকরণ এবং শিল্পায়ন ও ব্যবসা বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি তরান্বিত করার জন্য প্রতিযোগিতা এবং আঞ্চলিক ব্যবসা বাণিজ্য সম্প্রসারণে এডিবি সহায়তা করছে। তিনি বলেন এডিবির এই ঋণ সহায়তায় আগামী ২০২৭ সালের মধ্যে আখাউড়া সোনামসজিদ এবং তমাবিল বর্ডার ক্রসিং পয়েন্টে বিসিপি আমদানির পরিমাণ ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি কাস্টম ক্লিয়ারিং এবং কার্গো ট্রান্সশিপমেন্টের গড় সময় ৫০ ভাগ হ্রাস পবে। তিনি বলেন তিনটি বিসিপিতে ইপেমেন্ট বাস্তবায়িত হবে। বছরে আন্তর্জাতিক ট্রানজিট কার্গো হ্যান্ডেলিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং সেন্ট্রাল কাস্টমস ল্যাবরেটরি কাস্টমস ওয়ারহাউস ও কাস্টমস রিজিওনাল ট্রেনিং একাডেমিকে পরিকল্পিতভাবে বিন্যস্ত করা হবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয় রফতানি বহুমুখীকরণ এবং রফতানির মান উন্নয়ন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর এবং সীমান্ত এজেন্সি ও বেসরকারি স্টেক হোল্ডারদের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ বাণিজ্য সুবিধা সংস্কার করে যাচ্ছে। দক্ষিণ এশীয় উপআঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাণিজ্য সুবিধা সাসেকএর সেক্টর উন্নয়ন প্রোগ্রাম এসডিপি বাণিজ্য নীতি সংস্কার এবং আখাউড়া সোনামসজিদ ও তমাবিল বিসিপিতে সীমান্ত বাণিজ্য সুবিধার উন্নয়ন করবে। এই চুক্তি একটি উপআঞ্চলিক কেন্দ্র হিসাবে বাংলাদেশ হয়ে সাসেক দেশসমূহের মধ্যে বাণিজ্য সুবিধার মাধ্যমে যোগাযোগও বৃদ্ধি পাবে। এসডিপি বাংলাদেশকে উপআঞ্চলিক দেশসমূহের মধ্যে তাদের রফতানি বৈচিত্র বাড়াতে এবং তাদের রফতানি পণ্যের ঝুলি তৈরি পোশাক থেকে আরও অন্যান্য পণ্যসম্ভারে বাড়াতে সুযোগ সৃষ্টি করবে। এডিবির ৯০ মিলিয়ন মাকির্ন ডলারের নীতিভিত্তিক লোনসহ সহায়তা প্যাকেজ দেশের কাস্টম ক্লিয়ারিং সিস্টেমকে আন্তর্জাতিক মানের করা এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ সকল ক্ষেত্রের সংস্কারে সাহায্য করবে। নীতি সংস্কারের আওতায় আখাউড়া সোনামসজিদ এবং তমাবিল সীমান্ত ক্রসিং পয়েন্টে বিসিপি এনবিআর এবং বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের সমন্বিত ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন ও স্থল বন্দর নির্মাণে ৫৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। এখানে কাস্টম ক্লিয়ারেন্স এবং কার্গো শিপমেন্টের জন্য সুবিধা সম্বলিত যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হবে। এডিবি সেন্ট্রাল কাস্টমস ফ্যাসিলিটিসের অপারেশনাল পরিকল্পনা প্রস্তুত বিসিপিতে আধুনিক কাস্টম অপারেশনে এনবিআরর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বর্ডার এজেন্সিসমূহের মধ্যে কাস্টমস লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক আধুনিকায়নে দেয়া সংস্থার টেকনিক্যাল সহায়তা বিশেষ তহবিল থেকে ১.৫ মিলিয়ন ডলারের টেকনিক্যাল সহায়তা মঞ্জুরি প্রদান করা হবে। এডিবি ১৯৭৩ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রায় ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বিভিন্ন ধরনের লোন মঞ্জুরি ও সহঅর্থায়ন সহায়তা দিয়েছে।
|
Bangla_fin_news_articles/14.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
14,সৌদি আরবে বাংলাদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান,2022-08-02,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সৌদি আরবের তাবুক প্রদেশের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বিপিএম বার। রাষ্ট্রদূত সোমবার ১ আগস্ট তাবুকের চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ইমাদ সাদাদ আল ফাখরি এর সাথে বৈঠককালে এ আহ্বান জানান।রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার জন্য সৌদি ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের অনুরোধ করেন। সৌদি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে সকল সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এছাড়া সৌদি বিনিয়োগকারীদের জন্য আলাদা ইকোনমিক জোন তৈরির বিষয় বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনায় রয়েছে বলে চেম্বার সভাপতিকে অবহিত করেন রাষ্ট্রদূত। . .... তাবুক বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতির সাথে রাষ্ট্রদূত ... . এ সময় চেম্বার সভাপতি ইমাদ সাদাদ আল ফাখরি বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সৌদি আরবের নিওম সিটি প্রকল্প ও রেড সি প্রকল্পের সুবিধাজনক খাতে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করতে পারে বলে জানান। এ দুটি প্রকল্পে বিনিয়োগের বিষয়ে তাবুক চেম্বার সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করছে। চেম্বার সভাপতি বলেন বাংলাদেশ সৌদি আরবে কেবল একটি অভিবাসী কর্মী প্রেরণকারী দেশই নয় বরং দুদেশের মধ্যে ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধির অনেক সম্ভাবনা রয়েছে যা আমাদের কাজে লাগাতে হবে।এ সময় রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বাংলাদেশ ঔষধ সিরামিক পণ্য কৃষিজাত পণ্য এবং ইলেকট্রনিকস পণ্যে বিনিয়োগ করতে পারে বলে জানান। এসব খাতে বাংলাদেশের অগ্রগতি তুলে ধরে বাংলাদেশ থেকে প্রয়োজনীয় ঔষধ আমদানির জন্য সৌদি ব্যবসায়ীদের অনুরোধ জানান তিনি। এছাড়া বাংলাদেশের হস্তশিল্প তৈরি পোশাক ও চামড়াজাত পণ্য আমদানির জন্য ও সৌদি ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করেন রাষ্ট্রদূত। রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়ন ও বাংলাদেশের ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে একযোগে কাজ করার বিষয়ে সহায়তা কামনা করেন। তাবুক চেম্বারের প্রায় ৩২ হাজার সদস্য রয়েছে। সভায় তাবুক চেম্বার অব কমার্সের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে এদিন সকালে রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী তাবুক বিশ্ববিদ্যাল��ের সভাপতি রেক্টর অধ্যাপক আবদুল্লাহ এম আলথিয়াবি এর সাথে বৈঠক করেন। এ সময় রাষ্ট্রদূত এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের ছাত্রদের বৃত্তি বৃদ্ধির জন্য রেক্টরকে অনুরোধ করেন। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ থেকে শিক্ষক নিয়োগের অনুরোধ জানালে কয়েকজন বাংলাদেশি শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন রয়েছেন বলে রেক্টর জানান। এখানে কয়েকজন বাংলাদেশি ছাত্র অধ্যয়ন করছে। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা বৃত্তির আওতায় আরো শিক্ষার্থী নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন রেক্টর। বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ৩৩ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। এ সকল সভায় জেদ্দাস্থ বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মোঃ নাজমুল হক ও দূতাবাসের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
|
Bangla_fin_news_articles/140.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
140,সদস্যদের জন্য বিজনেস সাপোর্ট সেন্টার করার ঘোষণা শমী কায়সারের,2022-06-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নির্বাচিত হলে ইকমার্স খাতের প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি দিতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ইক্যাব নির্বাচনে অংশ নেওয়া অগ্রগামী প্যানেলের লিডার ধানসিঁড়ির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শমী কায়সার।তিনি বলছেন নির্বাচনে জিততে পারলে সদস্যদের উন্নয়নে সাপোর্ট সেন্টার করবেন। খাতটিকে শৃঙ্খলায় ফেরাতে যেসব নীতি তৈরির কাজ চলছে সেইসব নীতি তৈরিতে সরকারকে সর্বাত্মক সহায়তা করে নীতিগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেবেন। একইসঙ্গে সদস্য প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থাও করবেন। খুব শিগগিরই শুরু করবেন ইকমার্স খাতের ব্র্যান্ডিং নিয়ে কাজ। নির্বাচনকে সামনে রেখে এমন প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়েছেন তিনি।শমী কায়সার ইক্যাবের বর্তমান সভাপতি এর আগেও একবার সংগঠনটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। ৯টি পরিচালক পদে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে তার প্যানেল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে তিনি সংগঠনটির সভাপতি হিসেবে হ্যাটট্রিক করবেন।শনিবার ১৮ জুন ইকমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ইক্যাব নির্বাচনের ভোট হবে। নির্বাচনে এবার ভোটার ৭৯৫ জন। এবারের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে দুটি প্যানেল। এর মধ্যে অগ্রগামী প্যানেলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ধানসিঁড়ির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শমী কায়সার। আরেক প্যানেল ঐক্যর টিম লিডার প্রকৌশলী আব্দুল আজিজ।সংগঠনটিতে এবারই সদস্যদের সরাসরি ভোটে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দুই প্যানেলের প্রার্থীরাই দিয়ে যাচ্ছেন প্রতিশ্রুতি চালিয়ে যাচ্ছেন প্রচারণা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন ইক্যাবের ইতিহাসে এবারই অংশগ্রহণমূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।শমী কায়সার বলেন সংগঠনটি আগে ছোট ছিল। সবাই নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহ প্রকাশ করতো না। এখন ইন্ড্রাস্ট্রি অনেক বড় হয়েছে। বিশেষ করে করোনাভাইরাস সংক্রমণের সময় শিল্পটির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ। এখন এই খাতের বাজার প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার। প্রথম দিকে অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ছিল মাত্র ৫০ জন। এখন সদস্য সংখ্যা ১৭০০। ভোটার ৭৯৫ জন।
|
Bangla_fin_news_articles/141.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
141,বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করতে চাই নাসিমা আক্তার নিশা,2022-06-16,আফরিদা ইফরাত,ইক্যাব নির্বাচনকে ঘিরে চলছে প্রাণচাঞ্চল্য। নির্বাচনী পরিবেশের মধ্যেও উৎসবের আমেজ। গেলো কয়েক বছরের থেকে এবার যেন আগ্রহ একটু বেশি। মোট ৩১ জন প্রার্থী এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সম্ভাবনাময় খাত ইকমার্সের প্রতি মানুষের আগ্রহের প্রমাণ বর্তমান ইক্যাব নির্বাচন। এই খাতকে নিয়ে অনেকের আছে কৌতূহল। আছে নানা প্রতিবন্ধকতা কিন্তু সবকিছু ছাপিয়েই এটি সম্ভাবনার দুয়ার। নাসিমা আক্তার নিশা। একজন নারী উদ্যোক্তা আন্দোলনের নাম। তিনি দেশের নারীদের সর্ববৃহৎ সংগঠন উইমেন অ্যান্ড ইকমার্স ট্রাস্টের উই ট্রাস্ট সভাপতি। ১৪ লাখ উই সদস্যের কাছে উই জননী খ্যাত তিনি। এবার ইকমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচনে শমী কায়সারতমাল পরিষদের অগ্রগামী প্যানেলের প্রার্থী হয়েছেন। সম্প্রতি ইত্তেফাক অনলাইনের মুখোমুখি হয়েছেন তিনি।ইত্তেফাক অনলাইন ইকমার্সে বর্তমানে নারীদের অংশগ্রহণ কেমন নাসিমা আক্তার নিশা আমার মনে হয় ইকমার্সে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্যে নারীদের আগ্রহ বেশি। সাধারণত ইকমার্স থেকে এফকমার্সকে তারা বেশি প্রাধান্য দেয়। কারণ ফেসবুকের মাধ্যমে তারা তাদের কার্যক্রম আরও সহজে পরিচালনা করতে পারে। সচরাচর একটা ফেসবুক পেজ খুলে প্রোডাক্ট আপলোড করে দিলেই প্রমোশন স্টার্ট হয়ে যায়। তাই মেয়েদের এফকমার্সেই বেশি আগ্রহ। আর ইকমার্স যেহেতু ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সবকিছু পরিচালনা করতে হয়তাই সেসব কিছু তারা শিখতে চায়। তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিলে আমি মনে করি এখানে নারী উদ্যোক্তা বাড়বে। এরইমধ্যে অনেকে আমাদের কাছে রিয়েল ইকমার্স উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমি এই জায়গাতেই কাজ করার চেষ্টা করছি। ইত্তেফাক অনলাইন ইকমার্সে যারা নতুন যুক্ত হচ্ছেন তাদের মূল চ্যালেঞ্জগুলো কী কী নাসিমা আক্তার নিশা যারা নতুন যুক্ত হচ্ছেন তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে তাদের নির্দিষ্ট কোনো বিজনেস প্ল্যান নেই। এমনকি ফিন্যান্সিয়াল প্ল্যান সম্পর্কেও তাদের তেমন জ্ঞান নেই। এক্ষেত্রে স্কিল ডেভেলপম্যান্টটাই সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট। দ্বিতীয় সমস্যা হলো তাদের ফান্ডিংএর সংকট থাকে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা হলে অবশ্য খুব বেশি ফান্ডের প্রয়োজন নেই। কিন্তু যতটুকু প্রয়োজন ঠিক তত��ুকুও তাদের কাছে থাকে না। যেমন একটা মোবাইল দরকার বিজনেস অপারেট করার জন্যে ল্যাপটপ তো অবশ্যই লাগবে। তবে ল্যাপটপ ছাড়া মোবাইল দিয়েও কাজ চলে। অথচ মোবাইলটা কেনার মতোও পর্যাপ্ত টাকা তাদের কাছে থাকে না। এ ধরনের কাজ পরিচালনায় একটা ভালো মানের মোবাইল লাগে। আর ভালো মানের মোবাইল কিনতে গেলে তার একটু বেশি খরচ পড়ে। এই যেমন তার প্রোডাক্টের ছবি তুলতে হয় এই মোবাইল দিয়ে বিজনেস পরিচালনা করে আবার অধিকাংশ সময় নিজের মোবাইল দিয়েই নিজের ট্রেনিংটা সে করে। আবার মেটিরিয়ালগুলো যে বিক্রি করবে তার জন্যেও ফান্ডিং প্রয়োজন হয়। এই ফান্ডিংটাই মূলত আমাদের উদ্যোক্তাদের জন্যে প্রধান চ্যালেঞ্জ।ইত্তেফাক অনলাইন এখাতে পণ্যের অর্ডার ও ডেলিভারির বিষয় নিয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে অভিযোগ আসে। বিষয়টিকে কিভাবে হ্যান্ডল করা যায় নাসিমা আক্তার নিশা এ ব্যাপারে আমার মনে হয় আমরা যেহেতু নারী উদ্যোক্তাদের নিয়েই কাজ করছি সেহেতু তাদের নিয়েই কিছু বলি। নরমালি ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের কমপ্লেইন কিন্তু আমাদের কাছে কম আসে। এখন আমের সিজন যখন শুরু হয়েছে এক্ষেত্রে আমাদের একটা চ্যালেঞ্জ নিতে হবে। এই যেমন আম ও লিচু পচে যাওয়ার কমপ্লেইন আসে। আসলে কখন অর্ডারটা নেবো আর কতদিনে আমার অর্ডারটা পৌঁছাবে এবং পৌঁছানোর পর আম কিংবা লিচু কতটা ঠিক থাকবে। এখানে আন্ডারস্ট্যান্ডিংএর একটা গ্যাপ থাকে। এই গ্যাপটা যতদিন না ফিলআপ হচ্ছে ততদিন আমার মনে হয় সমস্যা থেকে যাবে। আমার মনে হয় উদ্যোক্তাদের আগে এই জায়গাগুলো ভালোভাবে শিখতে হবে জানতে হবে বুঝতে হবে। আসলে আমি কোন অর্ডারটা কতদিন আগে নিতে পারবো অথবা আমার কী অর্ডারটা নেওয়া উচিত হবে কিংবা আমি অর্ডারটা কমপ্লিট করতে পারবো কি না এসব সমস্যার সমাধান আগে করতে হবে। বুঝে না বুঝে অর্ডারটা আমি নিয়ে নিলাম এবং সময়মতো অর্ডারটা ডেলিভারি করতে পারলাম না তাহলে সমস্যা দিনে দিনে বাড়তে থাকে। তখন মার্কেটটা আনস্টেবল হয়ে যাবে। মাঝেমাঝে প্রোডাক্ট নিয়ে ঠকে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে নারী উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে তুলনামূলকভাবে একটু কম অভিযোগ আসে। তাদের এই সমস্যা থেকে বের করে আনার মূল সমাধান হচ্ছে ট্রেনিং। যত বেশি তাদের ট্রেনিং দেওয়া যাবে এবং যত বেশি তাদের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করা যাবে ততই এই ধরনের চ্যালেঞ্জ থেকে বের হয়ে আসা যাবে। ইত্তেফাক অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং ও ইকমার��সকে অনেকেই গুলিয়ে ফেলছেন। এই সমস্যার সমাধান কিভাবে করা যেতে পারে নাসিমা আক্তার নিশা ইকমার্স টোটালি ইকমার্স। এর মানে ইলেকট্রনিক ট্রানজেকশন। আমাদের দেশে ইকমার্সে যেটা হয় যে আমরা লোকালি কাজ করি। আমাদের ক্রেতাও লোকাল আর উদ্যোগও লোকাল। আমরা লোকাল বায়ার সেলারের সংমিশ্রণে কাজ করি। পরবর্তী সময়ে বায়ার দেশের বাইরে থেকেও আমার সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারেন। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সার কিন্তু আউটবাউন্ড কাজ করে। মানে দেশের বাইরে কাজ করে। অর্ডারটা এনে সেটা কমপ্লিট করে তাকে ডলারে কনভার্ট করে পেমেন্ট নেয়া। সেক্ষেত্রে দেখা যায় দুটো সম্পূর্ণ দুই ধরনের। একটা সম্পূর্ণ আইটি সেক্টরে ও ইকমার্স স্বতন্ত্র। একে গুলিয়ে ফেলার কোনো কারণ নেই। দুটোই উদ্যোক্তাদের জন্যে ভালো। দুটোকেই সরকারি ও বেসরকারিভাবে আমরা প্রোমোট করার চেষ্টা করছি। তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে যেহেতু আমাদের দেশের সুনাম জড়িয়ে থাকে সেহেতু এমন ব্যক্তিদের এখানে আসা উচিত না এই বিষয়ে যাদের কোনো জ্ঞান নেই। ইত্তেফাক অনলাইন ইক্যাব নির্বাচনে জয়ীদের একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে আগ্রহ আছে। সেক্ষেত্রে একজন নারী প্রার্থী হিসেবে আপনার লক্ষ্য কী যদিও নারী বা পুরুষ এখানে আলাদা করার কিছু নেই তবু ক্ষেত্রে নারীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নারী উদ্যোক্তাদের কাজ সহজ করে তুলবে না নাসিমা আক্তার নিশা আমার কাছে মনে হয় উদ্যোক্তা উদ্যোক্তাই। এখানে নারী পুরুষ ভেদাভেদ করার কিছু নেই। তারপরও আমরা যেহেতু নারীআর এবারের প্যানেলটা আমরা সাজিয়েছি যেন থার্টি থ্রি পার্সেন্ট নারী সদস্য থাকে। আমরা তিন জন নারী এখানে প্রার্থী হিসেবে আছি। আমাদের প্যানেল থেকে আমি শমী কায়সার ও ফুডপান্ডার আমরিন। আমার মনে হয় আমি দীর্ঘদিন নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করে আসছি ও লোকাল প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করে আসছি আমার বর্তমান লক্ষ্য হচ্ছে নারী পুরুষ যেই হোক উদ্যোক্তাদের আরও স্কিলড করা। আমাদের লোকাল পণ্যগুলোকে রপ্তানি করা। আমি রপ্তানির বাজারে বাংলাদেশের নাম আরো উজ্জ্বল করতে চাই। এছাড়াও রপ্তানি বাজারে আমাদের আগামী দুই বছরে একটা লক্ষ্য আছে আর সেটা হলো পাঁচ বিলিয়নের একটা মার্কেট তৈরি করা। আমার মনে হয় সেই টার্গেটে এই লোকাল প্রোডাক্টগুলো একটা ভালো রোল প্লে করবে। ইত্তেফাক অনলাইন ইক্যাব নির্বাচনকে ঘিরে বর্তমানে আপনাদের প্রাণচাঞ্চল্য কেমন সবসময়ই নির্বাচনের মতো সুষ্ঠু প্রক্রিয়াগুলো যেকোনো ক্ষেত্রকে চাঙা করতে পারে। বর্তমানে এই নির্বাচনকে ঘিরে বা নির্বাচনের পরিবেশকে কেমন মনে হচ্ছে নাসিমা আক্তার নিশা পরিবেশটা খুবই উৎসবমুখর পরিবেশ। আল্লাহর রহমতে এবার ৩১ জন প্রার্থী এসেছেন। আগেরবারেও এতজন আসেনি। কখনোই আসেনি। আমরা প্রতিবারই নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কিন্তু কখনই কোনো প্রার্থী নমিনেশন নিতেন না। ২০২০ সালে নমিনেশন ছাড়ার পরে দুইজন মাত্র মানে আমরা নয় জন বাদে দুইজন এক্সট্রা প্রার্থী এসেছিলেন। তবে দুই জন একই কোম্পানির হওয়ায় একজন প্রার্থী উইথড্র করেছেন। দুই জনের একজন চালডাল থেকে জিয়া আশরাফ আমাদের প্যানেলে যুক্ত হয়েছিলেন। তো এইবার এতগুলো মানুষ আসছে তার একটা মূল কারণ হচ্ছে কোভিড টাইমে আমরা যে কাজগুলো করেছি আমাদের মানবসেবা দিয়ে আমাদের উদ্যোক্তাদের টিকা প্রোভাইড করে যেন টাইম টু টাইম তারা উদ্যোগগুলোকে চালিয়ে রাখতে পারে। ডেলিভারি ম্যানদের টিকেটগুলো দিয়েছি।বাংলাদেশ যখন থমকে ছিল কেউ কোথাও বের হতে পারছিলেন না ডেলিভারিম্যানরা কিন্তু তখন যোদ্ধাদের মতো বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছিল। এই ধরনের বেশকিছু সার্ভিস আমরা দেওয়ার পর সবার ইকমার্স এবং ইক্যাবের ওপর আস্থা এসেছে। একারণে অনেক মানুষ আসছে ইক্যাবে নির্বাচন করার জন্যে। কিন্তু আমি বলি এটা কিন্তু মাত্র দুই বছরের এচিভমেন্ট না। এই এচিভমেন্টটা গত সাত বছরের। আমরা যখন থেকে ইক্যাবটাকে শুরু করেছি তখন থেকে আস্তে আস্তে কাজ করতে করতে আমরা আজকের এই পর্যায়ে আসছি। ব্যাপারটা এমন না যে আমরা দুই বছরে অনেক কাজ করে ফেলেছি। দুই বছরে আমরা ভালো কাজ দেখিয়ে থাকলেও তার রেজাল্ট এসেছে গত পাঁচ বছরের পরিশ্রমের জন্যেই। আমাদের এই পরিশ্রমের জন্যেই এতজন মানুষ ইক্যাব নির্বাচনের জন্যে আসছেন। খুবই উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হচ্ছে। আমি আশা করছি যোগ্য ব্যক্তিরাই আবার নির্বাচিত হয়ে আসবেন। ইত্তেফাক অনলাইন প্রাকনির্বাচনি সময়ে প্রচারণা সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও ইক্যাব নির্বাচন ইকমার্স উদ্যোক্তাদের ঘিরে তবুও সারাদেশেই আপনাদের কিছু বলার সুযোগ আছে। সেই বৃহৎ পরিসর নিয়ে ভাবনা কি নাসিমা আক্তার নিশা বৃহৎ পরিসরে আমি আসলে চিন্তা করছি আগামী দুই বছর খুবই কঠিন একটা সময়। এই সময়টায় আমাদের অনেক কাজ করতে হবে। ক্রস বর্ডারের পলিসিটা আমাদের প্রণয়ন করতে হবে। আমরা রপ্তানি মার্কেটের স্বপ্ন দেখছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর ভিশন হচ্ছে টুয়েন্টি টুয়েন্টি ফাইভ নাগাদ ফাইভ বিলিয়নের একটা এক্সপোর্ট মার্কেট রেডি করা। আমাদের ইচ্ছা হলো আমরা যে এই মার্কেট তৈরি করবো তারজন্যে পর্যাপ্ত ক্রস বর্ডার পলিসি নাই। আমাদের ইচ্ছে আছে এইবার সেই ক্রস বর্ডার পলিসিটা কমপ্লিট করব। আপনারা জানেন গত টার্মে আমরা ডিজিটাল কমার্স পলিসিটা রেডি করে দিয়েছি। আল্লাহর রহমতে সেই পলিসি অনুযায়ী কাজ চলছে। আমরা এসওপি রেডি করে দিয়েছি। আর এবার আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ক্রস বর্ডার পলিসিটা রেডি করে দেওয়া। এইটা কমপ্লিট হয়ে গেলে অনেকদূর স্প্রেড করবে। এতে বিশ্বের অনেক দেশ আমাদের রোল মডেল হিসেবে সামনে নিয়ে আসবে। ইত্তেফাক অনলাইন বর্তমানে যদিও ইকমার্স একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রে কিন্তু তবু কিছু অবকাঠামোগত সমস্যা রয়েই গেছে। সেগুলো কী এবং সেগুলো নিয়ে আপনার ভাবনা কী যদি সুযোগ হয় তাহলে বিষয়গুলো নিয়ে কতটা কাজ করতে পারবেন বলে মনে হয় নাসিমা আক্তার নিশা যেমন আমাদের এই ক্রস বর্ডারের কথা বললাম। এই যেমন একজন উদ্যোক্তা কোনো প্রডাক্ট ক্রসবর্ডারে পাঠাতে চাইলে একটা প্রোডাক্ট পাঠাতে যে পরিমাণ পেপার্স লাগে দশটা পাঠাতেও একই পরিমাণ পেপার্স লাগে। মানে তার ট্রেড লাইসেন্স থেকে শুরু করে প্রায় পনেরোটার মতো লাইসেন্স এবং অনুমতি লাগে। এটা এক্সপোর্ট করার ক্ষেত্রে। আর আপনারা কিন্তু জানেন আমাদের সরকার এক্সপোর্টের ক্ষেত্রে বিশেষ ইনসেন্টিভের ঘোষণা করেছেন। মানে এক্সপোর্ট করলে সে কিন্তু বিভিন্ন ধরনের ইনসেন্টিভ পাবে যেমন ক্যাশব্যাক পাবে। কিন্তু সেটার জন্যে প্রায় পঁচিশটার মতো লাইসেন্স ও অনুমতি জমা দিতে হয়। সেটা আমাদের উদ্যোক্তাদের পক্ষে জমা দেওয়া সম্ভব হয় না। তারজন্যে আমরা উদ্যোক্তাদের জন্যে এই পলিসিগুলো রেডি করার চেষ্টা করছি। কি ওয়েতে তারা এক্সপোর্ট করবেন ও প্রপার চ্যানেলে পেমেন্টগুলো পাবেন ইনসেন্টিভগুলো পাবেন। কি ওয়েতে ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মতো তাদের যেন দুয়ারে দুয়ারে ঘুরতে না হয়। একটা জুটের জন্যে দুটো অ্যাসোসিয়েশন থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। আবার লেদারের ক্ষেত্রে আরেকটা অ্যাসোসিয়েশন থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। এরকম না করে একজন উদ্যোক্তা তিনটি প্রোডাক্ট নিয়েই কাজ করতে পারেন।
|
Bangla_fin_news_articles/142.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
142,পুঁজিবাজার শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান,2022-06-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ১৬ জুন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সূচকের উত্থানের মধ্যদিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন উভয় পুঁজিবাজারে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫১.২২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৪২৫.৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া শরিয়াহ সূচক ১৩.৬৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪০৩.২৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসই৩০ সূচক ২৬.০২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩২৭.৯৪ পয়েন্টে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮১টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৯৮টির কমেছে ১৩৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪৮টির। ... সিরাজগঞ্জে ডুবছে নিম্নাঞ্চল ভাঙছে লোকালয় ... সিরাজগঞ্জে ডুবছে নিম্নাঞ্চল ভাঙছে লোকালয় ...সিরাজগঞ্জে ডুবছে নিম্নাঞ্চল ভাঙছে লোকালয় অপর পুঁজিবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ৭৮.৫২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৩৩৪.২৬ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ১৩১.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৯০৪.৩০ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ৯.৫৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৯৭.৮৮ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯৫টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৫৮টির কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির।
|