Upload 1000 files
Browse filesThis view is limited to 50 files because it contains too many changes.
See raw diff
- Bangla_fin_news_articles/1001.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1002.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1003.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1004.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1005.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1006.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1007.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1008.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1009.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1010.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1011.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1012.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1013.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1014.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1015.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1016.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1017.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1018.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1019.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1020.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1021.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1022.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1023.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1024.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1025.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1026.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1027.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1028.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1029.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1030.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1031.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1032.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1033.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1034.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1035.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1036.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1037.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1038.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1039.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1040.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1041.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1042.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1043.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1044.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1045.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1046.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1047.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1048.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1049.csv +2 -0
- Bangla_fin_news_articles/1050.csv +2 -0
Bangla_fin_news_articles/1001.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1001,সিলেটে ডিবিএল গ্রুপের ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পার্কের যাত্রা শুরু,2021-08-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিলেটের শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চলে আনুষ্ঠানিকভাবে ডিবিএল ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পার্কএর যাত্রা শুরু হয়েছে। দশটি ইউনিটের মাধ্যমে ডিবিএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পাশাপাশি প্রায় ছয় হাজার লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ করবে বলে জানা গেছে।আজ রবিবার ২২ আগস্ট রাজধানী সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস এই ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।এসময় তিনি বলেন একশটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্মাণ আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি স্বপ্ন। এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিপ্লব আরো গতিশীল হবে। তিনি আরও বলেন বাংলাদেশের শিল্পের ধারবাহিক বিকাশে সরকার সব ধরনের অবকাঠামোগত ও নীতি সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং তা করতে যথেষ্ট আগ্রহী। ডিবিএল গ্রুপের এই বিনিয়োগ দেশীয় শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান সিনিয়র সচিব শেখ ইউসুফ হারুন বলেন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে দেশ এখন অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে সমৃদ্ধির পথে। উন্নয়নের তাক লাগানো সব চমকে বাংলাদেশ এখন গোটা বিশ্বের কাছে অনন্য দৃষ্টান্ত। শিল্পবাণিজ্যসহ সব খাতের ক্রমবর্ধমান বিকাশে দুরন্ত গতিতে ছুটে চলেছে দেশের অর্থনীতি। দেশে শিল্পবাণিজ্যের অবদান বাড়ছে এই খাতের বিকাশ ঘটেছে বহুগুণ। বেজা সেই বিকাশকে আরও বেশি বেগবান করতে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করেছ। দেশব্যাপী ১০০ টি অর্থণৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সে অভিষ্ট লক্ষ্যেই এগুচ্ছে। ডিবিএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক এই বিকাশমান ধারার আরেকটি ধাপ। এই অর্থনৈতিক অঞ্চল গুলোতে ২০৩০ সালের মধ্যে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে সরকার।ডিবিএল গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. এ. জাব্বাব বলেন বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি রোল মডেল হিসেবে মাথা তুলে দাড়িয়েছে। এর পিছনে রয়েছে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার এবং সঠিক জায়গায় বিশাল বিনিয়োগ। ডিবিএল গ্রুপের লক্ষ্য এই উন্নয়নের জোয়ারে অংশ নিয়ে বাং��াদেশকে শিল্প বিপ্লবের দিকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে। সেই লক্ষ্যেই ডিবিএল গ্রুপ ডিবিএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের যাত্রা শুরু করেছে।তিনি আরো বলেন ডিবিএল গ্রুপ সব সময়ই প্রথাগত ব্যবস্যার পদ্ধতিতে থেমে না থেকে বহুমাত্রিক প্রযুক্তি নির্ভর অটোমেটেড প্লাটফর্মের জায়গা গুলোতেও বিনিয়োগ করেছে। ডিবিএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক আমাদের দীর্ঘ পথযাত্রায় আরো ভূমিকা রাখবে।সিলেটের শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কতৃপক্ষ বা বেজা। এই অর্থনৈতিক অঞ্চলের ১৬৭.৬ একর জায়গা বরাদ্ধ পেয়ে এক বিশাল শিল্পপার্ক প্রতিষ্ঠা করছে ডিবিএল গ্রুপ। ডিবিএল অর্থনৈতিক অঞ্চলে থাকছে টেক্সটাইল ও সিরামিক শিল্পসহ অন্যান্য শিল্পে মোট ১০টি ইউনিট। ইউনিটগুলো হলো জিনাত টেক্সটাইল মিলস্ লি স্পিনিং ইউনিট রিসাইকেল পলিএস্টার ইউনিট সিরামিক টাইলস ইউনিট স্যানিটারি ওয়ার ইউনিট সিরামিক ফ্রিট ইউনিট ফ্লোট গ্লাস ইউনিট গ্লাস প্রসেসিং ইউনিট ড্রাই মর্টার ইউনিট ফসেট ইউনিট। এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কটি থেকে ৫০০ মিলিয়ন ডলার বার্ষিক টার্নওভার লাভের আশা করা হচ্ছে ।ডিবিএল ৪৩.৫ টন ক্ষমতা সম্পন্ন একটি বিশ্বমানের টেক্সটাইল মিল নির্মানের পরিকল্পনা করছে যেখানে টেক্সটাইল শিল্পের বিভিন্ন চাহিদা পূরনের জন্য প্রতিদিন ৩৫ টন সূক্ষ্ম তুলা সুতা ও ৮.৫ টন রটার সুতা উৎপাদন করা হবে উৎপাদন ব্যবস্থাকে দ্বিগুণ করার জন্য এই মিলটিকে ভবিষ্যতে সম্প্রসারিত করা হবে । এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কটিতে ১৮ টন ক্ষমতা সম্পন্ন একটি রিসাইকেল পলিয়েস্টার ইউনিটও থাকছে যা অন্যান্য স্পিনিং মিলের জন্য কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত স্টেপল ফাইবার তৈরি করবে।ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কটিতে আরও থাকছে একটি সুবিশাল সিরামিক ফ্যাক্টরি যা দুইটি ভিন্ন উৎপাদন ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিদিন ৪০০০০ বর্গমিটার আয়তনের ফ্লোর ও দেয়ালের টাইলস তৈরি করবে। এছাড়াও সিরামিক কারখানা গুলোতে সিরামিক গ্লেজ প্রস্তুত করার বিশেষ উপাদান সিরামিক ফ্রিট তৈরির জন্য ৯৯ টন ক্ষমতা সম্পন্ন একটি কারখানা থাকছে । যা সিরামিক শিল্প কারখানা গুলোতে বহুল ব্যবহৃত একটি গুরুত্বপূর্ন পার্কের সাথে সংশ্লিষ্ট ডিবিএল এর সবচেয়ে বড় প্রকল্প গুলোর মধ্যে অন্যতম তাদের সুবিশাল টেক্সটাইল মিলটিতে থাকছে দুইটি স্পিনিং ফ্যাক্টরি। ভার্টিকালভাবে সমন্বিত এই দুইটি টেক্সটাইল মিলের মাধ্যমে উৎপাদিত পন্য পৌঁছে যাবে এইচ এন্ড এম জর্জ পুমা ইস্পিরিট জিস্টার ডেকাথলন টম টেইলরের মত বিশ্ববিখ্যাত সব নামি দামি ব্র্যান্ডের কাছে ।অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আখতার হোসেন ডিবিএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াহেদ ভাইস চেয়ারম্যান এম. এ. রহিম উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এ. কাদেরসহ বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বেজা এর উর্দ্ধতণ কর্মকর্তাগণ ডিবিএল গ্রুপএর বিভিন্ন ইউনিটের উর্দ্ধতণ কর্মকর্তাগণসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।ইত্তেফাকআরকে
|
Bangla_fin_news_articles/1002.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1002,আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম,2021-08-22,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধি ও চাহিদার তুলনায় দেশে আমদানি কম হওয়ায় দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। সব মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে এক হাজার ৫১৬ টাকা করে বেড়েছে। এতে দেশের বাজারে ভালোমানের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ৭৩ হাজার ৪৮৩ টাকায়।রবিবার ২২ আগস্ট বাজুসের সভাপতি এনামুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ থেকে সোনার এ নতুন দর কার্যকর হবে।বাজুস জানিয়েছে করোনার কারণে বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট বন্ধ থাকা আমদানি পর্যায়ে শুল্ক জটিলতা উপকরণ কর রেয়াত ও বিভিন্ন দাপ্তরিক জটিলতায় গোল্ড ডিলাররা স্বর্ণবার আমদানি করতে পারছেন না। চাহিদার বিপরীতে যোগান কম থাকায় দেশীয় বুলিয়ন ও পোদ্দার মার্কেটেও স্বর্ণের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে।তাই বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২২ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের বাজারে স্বর্ণ ও রুপার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।ইত্তেফাকএনএ
|
Bangla_fin_news_articles/1003.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1003,লেনদেন কিছুটা কমলেও মূলধন ১৮০০ কোটি টাকা ফিরেছে,2021-08-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদায়ি সপ্তাহে চার কার্যদিবস লেনদেন হয়েছে শেয়ারবাজারে। এর মধ্যে দুই কার্যদিবসেই পতন হয়েছে। বাকি দুই কার্যদিবসে উত্থান হলেও সপ্তাহ শেষে টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের সপ্তাহ থেকে কিছুটা কমেছে। সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে বাজার মূলধন ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ফিরেছে।জানা গেছে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৪৭ হাজার ৮৬৮ কোটি ৬৬ লাখ ৯২ হাজার টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৪৯ হাজার ৭২১ কোটি ৬২ লাখ ৪ হাজার টাকা। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীদের ১ হাজার ৮৫২ কোটি ৯৫ লাখ ১২ হাজার টাকা বাজার মূলধন ফিরেছে।বিদায়ি সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ১০ হাজার ৩১১ কোটি ৮৫ লাখ ২৫ হাজার ৫৯৫ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১০ হাজার ৬৫৪ কোটি ১৭ লাখ ৬৭ হাজার ৯০৭ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৩৪২ কোটি ৩২ লাখ ৪২ হাজার ৩১২ টাকা বা ৩ দশমিক ২১ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬১ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৭৬০ দশমিক ৬২ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪৬১ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে। তবে ডিএসই৩০ সূচক ৪ দশমিক ০৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৪২৩ দশমিক ৫৫ পয়েন্টে। সূচক মূলধনে নতুন রেকর্ড ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন ....বিদায়ি সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২২৪টির বা ৫৯ দশমিক ২৬ শতাংশের কমেছে ১৪৩টির বা ৩৭ দশমিক ৮৩ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির বা ২ দশমিক ৯২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই বিদায়ি সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৪০৭ কোটি ৩৩ লাখ ৬৯ হাজার ৯৪৬ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪০৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩৭ হাজার ২৬২ টাকার। অর্থাত্ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১ কোটি ৫ লাখ ৬৭ হাজার ৩১৬ টাকা কমেছে। সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৯৭ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ০১ শতাংশ বে��ে দাঁড়িয়েছে ১৯৭১৩ দশমিক ২৪ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১১৮ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ০১ শতাংশ সিএসই৩০ সূচক ৮৫ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫৯ শতাংশ সিএসই৫০ সূচক ৯ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৬৭ শতাংশ এবং সিএসআই ৯ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৮২০ দশমিক ৫২ পয়েন্ট ১৪৪৭৮ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট ১৪২৭ দশমিক ৯০ পয়েন্ট এবং ১২৪৭ দশমিক ০৪ পয়েন্টে।সপ্তাহ জুড়ে সিএসইতে ৩৪৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৮০টির বা ৫২ দশমিক ৩৩ শতাংশের দর বেড়েছে ১৪৩টির বা ৪১ দশমিক ৫৭ শতাংশের কমেছে এবং ২১টির বা ৬ দশমিক ১০ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকএএএম
|
Bangla_fin_news_articles/1004.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1004,বীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা এখন সোনালী ব্যাংকে,2021-08-21,বিশেষ প্রতিনিধি,এখন থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা উপজেলা সমাজসেবা অফিসের পরিবর্তে প্রক্রিয়া করবে সোনালী ব্যাংক। এ জন্য ভাতা বিতরণ নীতিমালায় সংশোধন আনা হয়েছে। শনিবার মুক্তযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বিতরণ সহজ করতে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তাদের এক অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মশালা হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক কর্মশালা উদ্বোধন করেন। এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউর রহমান প্রধানসহ ব্যাংকের সকল শাখার ব্যবস্থাপকসহ প্রায় দুই হাজার কর্মকর্তা ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। মন্ত্রী বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল সেক্টরের মতো বীর মুক্তিযোদ্ধারাও ডিজিটাল সেবার আওতায় এসেছেন। ইতোমধ্যে জিটুপি গভর্নমেন্ট টু পারসন পদ্ধতিতে মুক্তিযোদ্ধাদের সকল ভাতা সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হচ্ছে। ফলে ভাতা প্রক্রিয়ার কাজে মুক্তিযোদ্ধাদের আর উপজেলা সমাজসেবা অফিসে যেতে হবে না।ইত্তেফাকইউবি
|
Bangla_fin_news_articles/1005.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1005,কমেছে দুর্ভোগ বেড়েছে স্বচ্ছতা,2021-08-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগে ভাতা আনতে সকালে গিয়ে ব্যাংকের লাইনে দাঁড়াতাম। টাকা পেতে বিকেল হয়ে যেত অনেক সময় ওইদিন পাওয়া যেত না। আরেকদিন যেতে হত। আবার বাড়ি থেকে ব্যাংকে যেতে ৪০৫০ টাকা খরচ হতো। আর এখন এই ভাতা আনতে কোথাও যেতে হয় না। আমার মোবাইল ফোনেই চলে আসে। সুবিধামতো এজেন্টের কাছে গিয়ে টাকা তুলে নিয়ে আসি। ইত্তেফাকের সঙ্গে আলাপকালে এভাবেই বলছিলেন ধামরাইয়ের যাদুরচরের বয়োবৃদ্ধ রেখা রানী পাল। গত ৬ মাস ধরে এমএফএসের মাধ্যমে বয়স্ক ভাতা পাচ্ছেন এই নারী।বর্তমানে বয়স্ক প্রতিবন্ধী বিধবা ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ভাতা বিতরণ করা করা হচ্ছে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস এমএফএসের মাধ্যমে। সরকারের তালিকায় থাকা ৮৮ লাখ মানুষ এই সেবার আওতায় এসেছেন। এর মধ্যে ৭৬ লাখ মানুষের কাছে সরাসরি এবং ১২ লাখ মানুষের কাছে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এই ভাতা যাচ্ছে। এর ৭৫ ভাগই যাচ্ছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস নগদের মাধ্যমে।গ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী কিভাবে ডিজিটাল সেবার আওতায় এসেছে তা দেখতে সরেজমিনে গত মঙ্গলবার ধামরাইয়ের যাদুরচর ইউনিয়নে গেলে ওয়ার্ড কাউন্সিলর হারুন খান ইত্তেফাককে বলেন এমএফএসে এখন ভাতা বিতরণ করায় আমাদের কষ্টও অনেক কমে গেছে। আগে ব্যাংকে ভাতা আসলে আমাদের প্রত্যেকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খবর দিতে হতো। পরদিন সবাই ধারমরাইয়ে গিয়ে সোনালী ব্যাংকে লাইনে দাঁড়াতো। গরমে ঘেমে তাদের এই টাকা তুলতে অনেক কষ্ট করতে হতো। ব্যাংকের লোকজনও এদের সামাল দিতে হিমশিম খেতেন। আর এখন যার টাকা তার মোবাইলে চলে যাচ্ছে। ফলে অপব্যবহারও অনেক কমে গেছে। কমেছে দুর্ভোগ বেড়েছে স্বচ্ছতা ....শুধু যে মানুষের কষ্ট কমেছে তা নয় বেড়েছে স্বচ্ছতাও। এমএফএসের মাধ্যমে টাকা যাওয়া শুরু হওয়ার পর ৮৭ হাজার মানুষ তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন। অর্থাৎ এই টাকাগুলো অপব্যবহার হতো। বর্তমানে বয়স্ক ও বিধবারা মাসে ৫০০ টাকা করে প্রতিবন্ধীরা ৭৫০ টাকা এবং প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা সাড়ে ৭শ টাকা থেকে পর্যায়ক্রমে এক হাজার ৩০০ টাকা পর্যন্ত পাচ্ছেন। বর্তমানে এমএফএসে যে ভাতা বিতরণ করা হচ্ছে তার ৭৫ ভাগই নগদের মাধ্যমে আর ২৫ ভাগ যাচ্ছে বিকাশে। বাংলাদেশ ব্যাংকে থাকা এই টাকা সরাসরি গ্রাহকের কাছে চলে যাচ্ছে। পাশাপাশি এই টাকা তুলতে যে খরচ হচ্ছে ��েটাই টাকার সঙ্গে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে।ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ইত্তেফাককে বলেন আমরা যখনই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বলেছি তখনই তিনি বলেছেন ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা যেন গ্রামের মানুষও পান। একেবারে সুবিধাবঞ্চিত মানুষকেও এই সরকার ডিজিটাল সেবার আওতায় এনেছে। এতে কিছু দুর্নীতিও অনেকটাই কমে গেছে। কারণ কারও মাধ্যমে হাত দিয়ে টাকা বিতরণ করলে নয়ছয় হওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু যার টাকা যদি তার মোবাইলে চলে যায় তাহলে সেখানে দুর্নীতির কোন সুযোগ থাকে না। আমরা শুধু ডিজিটাল সেবা না সরকারী এই ভাতার স্বচ্ছতাও নিশ্চিত করেছি।সরেজমিনে ঢাকার অদূরে হেমায়েতপুরে কথা হয় এক হাত না থাকা হাসান খন্দকারের সঙ্গে। ইত্তেফাককে তিনি জানালেন আমার একটি হাত নেই। ঠিকমতো কোন কাজ করতে পারি না। এর জন্য সরকার যে প্রতিমাসে সাড়ে ৭শ টাকা দেয় তাতে আমি খুবই সন্তুষ্ট। তবে ভাতার এই টাকা একটু বাড়ানোর অনুরোধও তার। তিনি বলেন আগে এই ভাতার টাকা পেতে সাভারে যেতে হতো। ইজিবাইকেও গেলে আসাযাওয়া মিলে ৬০ টাকা খরচ হয়ে যেত। ব্যাংকে সকালে গিয়ে লাইলে দাঁড়ালেও টাকা পেতে বিকেল হয়ে যেত। এখন আমার নিজের মোবাইলে এই টাকা আসে। কষ্টও অনেক কমে গেছে।সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন ৮৮ লাখ মানুষকে ডিজিটাল সেবার মধ্যে আনতে আমাদের প্রচণ্ড পরিশ্রম করতে হয়েছে। গত জানুয়ারিতে এই সেবা শুরু হলেও তার আগের ৬ মাস আমাদের মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের দিনরাত পরিশ্রম করতে হয়েছে। কেউ ফোন নম্বর ভুল দিয়েছেন কারও ফোনই নেই কেউ ব্যবহার জানে না কেউ পাসওয়ার্ড মনে রাখতে পারে না এমন অসংখ্য সমস্যা ছিল এই সেবা চালু করতে। শেষ পর্যন্ত আমাদের কর্মীরা সফলভাবে এটা করতে পেরেছে। অবশ্য নগদের যারা আমাদের সঙ্গে এই সেবা চালু করতে কাজ করেছেন তারাও নিরলসভাবে পরিশ্রম করে গেছেন।ইত্তেফাকএসআই
|
Bangla_fin_news_articles/1006.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1006,তালায় টমেটো চাষিদের মুখে হাসি নেই,2021-08-21,তালা সাতক্ষীরা সংবাদদাতা,করোনা ও লকডাউনের কারণে দাম কম থাকায় উৎপাদিত সবজি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তালা উপজেলার নগরঘাটা এলাকার চাষিরা। গত বছর যে টমেটো ৬০৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছে তা এখন বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। এলাকার অধিকাংশ কৃষক সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে ব্রকলি লাল বাঁধাকপি উন্নত জাতের উচ্ছে কুল ও গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষাবাদ করে দেশের মানুষের কাছে সাতক্ষীরা জেলাকে আলাদাভাবে পরিচিত করিয়েছে কুড়িয়েছে অনেক সুনাম। কিন্তু করোনা ও লকডাউনের কারণে দাম কম থাকায় সেই চাষিদের মুখে এবার হাসি নেই।নগরঘাটা এলাকার আব্দুর রশিদ সরদার রেজাউল সরদার শেখ শাহীনসহ কয়েকজন চাষি বলেন গত বছর টমেটো ৬০৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও এবছর তা বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি দরে। এছাড়া জেলার বাইরে রপ্তানিতে যানবাহন খরচ বেড়েছে বেড়েছে সারকীটনাশকের দাম। বিঘা প্রতি প্রায় টমেটো চাষে খরচ হয় প্রায় দেড় লাখ। এবার উৎপাদন খরচই কোন রকম উঠবে কিনা তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে স্বল্প সুদে কৃষিঋণ পেলেও তাদের চিন্তা কিছুটা কম থাকতো বলে জানান চাষিরা। ....এদিকে বিগত ২০১৯ সালের ৩ অক্টোবর তালা উপজেলার নগরঘাটা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রীষ্মকালীন টমেটো ক্ষেত পরিদর্শন করেছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। কৃষিমন্ত্রীর দেয়া সেই আশ্বাস কতটা উদ্যমী করেছিল কৃষকদের সেটা নগরঘাটা ইউনিয়নের মাঠ ও মাছের ঘেরে উৎপাদিত কাঁচামাল তরকারি দেখলেই বোঝা যায় বলে জানান এলাকাবাসী। তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন জানান করোনা ও লকডাউনের কারণে চাষিরা তাদের উৎপাদিত সবজির দাম কিছুটা কম পাচ্ছেন। দ্রুত এটি ঠিক হয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।ইত্তেফাকএমআর
|
Bangla_fin_news_articles/1007.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1007,শোক দিবসে সাজিদা ফাউন্ডেশনের খাদ্য বিতরণ,2021-08-20,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে মাসব্যাপী দরিদ্র পরিবারের মধ্যে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সাজিদা ফাউন্ডেশন।৯ ও ১১ আগস্ট দুটি ভাগে ঢাকা গাজীপুর ও চাঁদপুরে শুরু হওয়া কর্মসূচির উদ্বোধন করেন মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি কর্তৃপক্ষের এমআরএ নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান মো ফশিউল্লাহ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক কে এম তারিকুল ইসলাম সাজিদা ফাউন্ডেশনের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. ফজলুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।মো. ফশিউল্লাহ বলেন স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপনের সঙ্গে সঙ্গে আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করি। তাকে সম্মানিত করার জন্য সাজিদার প্রচেষ্টা প্রশংসিত। সাজিদা ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদা ফিজা কবির বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মহৎ কাজগুলো স্মরণ করতে খাদ্য বিতরণ করার উদ্যোগ নিয়েছি। কোভিড১৯ মহামারিকালে প্রান্তিক মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সঙ্গে মিল রেখে এই উদ্যোগ।এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর মহাপরিচালক কে এম তারিকুল ইসলাম বলেন জাতির উন্নয়নে নিযুক্ত হওয়া সব সময় আমাদের জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল। সাজিদা ফাউন্ডেশনের এই উদ্যোগ তার স্বপ্ন পূরণে কাজ করছে।ইত্তেফাকইউবি
|
Bangla_fin_news_articles/1008.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1008,ছাড়ের সুবিধা দিলেও বাড়ছে খেলাপি ঋণ,2021-08-20,রেজাউল হক কৌশিক,করোনাভাইরাসের প্রকোপ এখনো কমেনি। এতে স্বাস্থ্যগত দিকের পাশাপাশি অর্থনীতিও ব্যাপকহারে ক্ষতিগ্রস্ত। মন্দা কাটিয়ে উঠতে সময় লাগবে বলেই মনে করছেন উদ্যোক্তা ও শিল্পপতিরা। যদিও সরকার এ অবস্থা থেকে উত্তরণে চেষ্টা চালাচ্ছে। প্রণোদনার ব্যবস্থা করেছে সরকার। অবশ্য সে প্রণোদনা প্রাপ্তি বা ব্যবহার নিয়ে আছে নানা প্রশ্ন। সরকারের দেওয়া সুবিধার মধ্যে সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ব্যাংক ঋণ পরিশোধের সময় বৃদ্ধি। এ সুবিধা দেওয়ার পরও বেড়েছে খেলাপি ঋণ। গেল জুন মাস শেষে ব্যাংকিং খাতে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৮ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা। যা মোট ঋণের ৮ দশমিক ৬১ ভাগ। তিন মাস আগে অর্থাৎমার্চ শেষে যা ছিল ৯৫ হাজার ৮৫ কোটি টাকা। যা মোট বিতরণ হওয়া ঋণের ৮ দশমিক ০৭ ভাগ। ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা যা মোট ঋণের ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ। সে হিসাবে খেলাপি ঋণ বেড়েছে। অবশ্য আগের বছরের জুন মাস শেষে মোট বিতরণ হওয়া ঋণের মধ্যে খেলাপি ঋণ ছিল ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। সে হিসাবে গত এক বছরে খেলাপি ঋণ শূন্য দশমিক ৫৫ শতাংশীয় পয়েন্ট কমেছে। এবার ঘুষ কেলেঙ্কারি তদন্তে কমিটি গঠন করলো বাংলাদেশ ব্যাংক ..বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২১ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিক অর্থাত্ জুন শেষে ব্যাংকিং খাতের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১১ লাখ ৩৯ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপিতে পরিণত হয়েছে ৯৮ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৮ দশমিক ৬১ শতাংশ।ইত্তেফাকজেডএইচডি
|
Bangla_fin_news_articles/1009.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1009,বেটার্মিনালের কাজ শুরু হবে ২০২৪ সালে,2021-08-20,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম বন্দরের চার গুণ বেশি সক্ষমতার বেটার্মিনালে কাজ শুরু হবে ২০২৪ সালে। এর মধ্যে একটি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করবে। বাকি দুটি পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশীপ পিপিপি পদ্ধতিতে বিদেশি উদ্যোক্তাদের সহায়তায় নির্মিত হবে। ইতোমধ্যে সিঙ্গাপুর পোর্ট অথরিটির পিএসএ সঙ্গে জিটুজি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। এছাড়া ডিপি ওয়ার্ল্ড ডেনমার্ক চায়না থেকে বিনিয়োগকারীরা বাকি দুটি টার্মিনাল নির্মাণের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। বে টার্মিনাল নিয়ে রোববার প্রধানমন্ত্রীর দফতরে বৈঠক ...নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী পিপিপি অথরিটি ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ গতকাল বৃহস্পতিবার সমুদ্রপথে এবং উপকূলীয় এলাকা সরজমিনে পরিদর্শন করেন। সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধি দল প্রকল্প এলাকায় সাংবাদিকদের পুরো বেটার্মিনাল প্রকল্পের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। বেটার্মিনাল প্রকল্পের জন্য ইতিমধ্যে ৬৮ একর বেসরকারি ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। সরকারি খাস ৮০৪ একর জমি ইতিমধ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষের নিকট হস্তান্তরের জন্য ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াওবিপুল পরিমাণ জমি সমুদ্র থেকে ভরাটের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। চট্টগ্রাম বন্দরে যেখানে বর্তমানে সাড়ে ৯ মিটার গভীরতার জাহাজ ভিড়ে। বেটার্মিনালে সেক্ষেত্রে সাড়ে ১২ মিটার গভীরতার জাহাজ ভিড়তে পারবে। বেটার্মিনালের কর্মকাণ্ড ২৪ ঘণ্টা চলবে। কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দরে শুধু জোয়ারভাটার ওপর নির্ভর করে দিনের বেলায় জাহাজ চলাচল করে থাকে। গতিহারা বেটার্মিনাল প্রকল্প ..চট্টগ্রাম বন্দরসংলগ্ন পতেঙ্গার সমুদ্র উপকূলে বেটার্মিনালের প্রায় ছয় কিলোমিটার এলাকা পরিদর্শন শেষে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন পদ্মা সেতু মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর ও পায়রা বন্দরের ন্যায় বেটার্মিনালও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের অগ্রাধিকার প্রকল্প। সুতরাং এ প্রকল্প বাস্তবায়নে অর্থের কোনো সংকট হবে না। এটি সমন্বিত উদ্যোগে দ্রুত বাস্তবায়নে পুরো টিম কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বেশকিছু ভরাট কাজ সম্পন্ন হয়েছে। দেশের স্বার্থের কথা চিন্তা করে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন হবে। তিনি বলেন বেটার্মিনাল ২০২৪ সালের মধ্যে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে সবাই কাজ করছেন।ইত্তেফাকজেডএইচডি
|
Bangla_fin_news_articles/1010.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1010,সোয়াপে পুরোনো পণ্য বিক্রির মূল্য ‘নগদ’এ নিলেই বোনাস,2021-08-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনা পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের কথা চিন্তা করে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ ও রিকমার্স ব্র্যান্ড সোয়াপ নিয়ে এসেছে দারুণ ক্যাম্পেইন। চয়েস ইজ ইওরস নামের এই ক্যাম্পেইনে পুরোনো পণ্যের মূল্য নগদএ নিলেই গ্রাহকেরা পাবেন ১০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত আকর্ষণীয় বোনাস।সোয়াপে চলমান নগদ ডিলএ বেশি লাভ অফারে গ্রাহকেরা এখন ঘরে বসেই মোবাইল ফোন ল্যাপটপ বাইক গাড়ি এবং ফার্নিচার ক্রয়বিক্রয়সহ পুরানো জিনিসপত্র বদল করতে পারবেন। পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সোয়াপের পিকআপ ম্যান গ্রাহকদের বাসা থেকে পুরোনো পণ্যটি সংগ্রহ করে নেবেন।নগদ ডিলএ বেশি লাভ এই অফারটি চলবে আগামী ৩১ আগস্ট ২০২১ পর্যন্ত। গ্রাহকেরা বোনাসের টাকা পণ্য বিক্রির ৩০ কার্যদিবস পর নিলে পাবেন সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ বা ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত বোনাস। ১৫ কার্যদিবস পর নিলে ২০ শতাংশ বা ২০ হাজার টাকা বোনাস। আর তাৎক্ষণিক নিলে পাবেন ১০ শতাংশ বা ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত বোনাস।করোনা পরিস্থিতে অর্থনীতিতে অবদান রাখা বাংলাদেশের প্রথম এবং একমাত্র এই রিকমার্স ব্র্যান্ডটি মনে করে পুরোনো মানে ফেলনা নয় পুরোনো মানে সম্পদ। করোনাকালীন এই দুর্যোগেও প্রতিষ্ঠানটি দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে বদ্ধপরিকর।সোয়াপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজ হোসেন বলেন সোয়াপ বিশ্বাস করে পুরোনো মানে ফেলনা নয় পুরোনো মানেই সম্পদ। পুরোনো জিনিস পুনরায় ব্যবহার করে দেশের ইলেক্ট্রনিক বর্জ্য কমিয়ে অর্থনীতিতে অবদান রাখতে সোয়াপ বদ্ধপরিকর।এ বিষয়ে নগদএর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা সিএমও শেখ আমিনুর রহমান বলেন নগদ দেশীয় যেকোনো উদ্যোগের সঙ্গে থাকাটা জরুরি মনে করে। কারণ নগদ নিজেও একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান। সোয়াপের এই অফারের মাধ্যমে ক্রেতা ও বিক্রেতা যেন উপকৃত হন সেই মাধ্যম হিসেবে নগদ একটা ভূমিকা রাখার চেষ্টা করবে। কারণ দেশি নগদএ বেশি লাভ।এই ক্যাম্পেইনটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে গ্রাহকেরা . এই লিংকে ভিজিট করতে পারেন।ইত্তেফাকআরকে
|
Bangla_fin_news_articles/1011.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1011,কোভিডে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় গ্রামীণফোন কর্মীরা,2021-08-19,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কোভিড১৯ মোকাবিলায় ধারাবাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ব্র্যাকের ডাকছে আবার দেশ উদ্যোগের সাথে যুক্ত হয়ে ৩৩ হাজার ৩শর অধিক পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান শেষ করেছে গ্রামীণফোন। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা এই উদ্যোগে এগিয়ে এসেছেন এবং তাদের মাসিক বেতন থেকে আলাদাভাবে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন।এই উদ্যোগটি গ্রামীণফোনের কোভিড১৯ রেসপন্স বিষয়ক কার্যক্রমের অংশ। প্রতিষ্ঠানটি বৈশ্বিক মহামারির মারাত্মক প্রভাব মোকাবিলায় বিশেষ করে লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে ও সমাজকে সহায়তায় ধারাবাহিক নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকে যেসব অসহায় পরিবার দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করছেন এবং দৈনিকমজুরির ওপর নির্ভর করে বেঁচে আছেন তাদের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে ডাকছে আবার দেশ সহায়তা কার্যক্রমের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।যারা কোভিড১৯ বিপর্যয়ের ফলে সামাজিক ও আর্থিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের পাশে দাঁড়িয়ে সাহস দিতে দেশের এই সঙ্কটকালীন সময়ের শুরু থেকে প্রযুক্তি সেবা প্রদানে শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ও ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার গ্রামীণফোন এবং শীর্ষস্থানীয় উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক পার্টনারশিপ করেছে। এই উদ্যোগ সমাজের স্বচ্ছল ব্যক্তিদের এই মানবিক সঙ্কটের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এবং দেশকে সচল রাখতে তাদর সক্ষমতা অনুযায়ী অবদান রাখতে উৎসাহিত করছে।গত ১৬ জুলাই অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ব্র্যাকের সাথে যুক্ত হওয়ার ঘোষণা দেয় গ্রামীণফোন এবং এখন পর্যন্ত মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে ৩৩ হাজার ৩৩৩ পরিবার আর্থিক সহায়তা পেয়েছেন। গ্রামীণফোনের আর্থিক সহায়তায় মাধ্যমে এই অর্থ বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। পরবর্তীতে দেশের ডাকে সাড়া দিতে গ্রামীণফোনের কর্মীরাও এগিয়ে এসেছেন এবং সমাজের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে এই উদ্যোগের সাথে যুক্ত হয়েছেন।কোভিড সঙ্কট উত্তরণে গত বছর গ্রামীণফোন ও ব্র্যাক যৌথভাবে এক লাখের বেশি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে। ডাকছে আমার দেশএর পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত সম্মুখসারির করোনা যোদ্ধাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজিএইচএস সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে গ্রামীণফোন ৫০০০০ মেডিকেলগ্রেড পিপিই প্রদান করেছে এবং বাংলাদেশ চ্যালেঞ্জ আমার ঘরে আমার স্কুল এর মতো উদ্যোগ আয়োজনে এবং জনগণের মাঝে কোভিড১৯ সংক্রান্ত স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরি করতে এটুআই বিটিআরসি ইউনিসেফ এবং বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ডব্লিউএইচও এর মতো বিভিন্ন সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাথে পার্টনারশিপ করেছে।ইত্তেফাকআরকে
|
Bangla_fin_news_articles/1012.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1012,দেশের অর্থনীতি ভালো তাই পুঁজিবাজার চাঙ্গা অর্থমন্ত্রী,2021-08-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পুঁজিবাজারে যে চাঙ্গাভাব দেখা যাচ্ছে তা অর্থনীতি ভালো থাকার ইঙ্গিত বহন করে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তার মতে দেশের অর্থনীতি ভালো থাকলে পুঁজিবাজারের অবস্থাও চাঙ্গা থাকে।বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ভার্চুয়াল সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে এই বৈঠক দুটি অনুষ্ঠিত হয়। শেয়ারবাজারে দুর্বল কোম্পানির মূল্য অনেক বেড়ে যাচ্ছে বিষয়টি কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিষয়টি দেখবেন। পুঁজিবাজারের যে মৌলিক বিষয় সেটি হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। দেশের অর্থনীতি যখন ভালো হবে পুঁজিবাজারের অবস্থাও চাঙ্গা থাকবে।ব্যাংকিং খাত নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন এখন ব্যাংক সেক্টর একটি ভালো অবস্থানে আসছে। আগে সরকারি ব্যাংকগুলো সরকার থেকে টাকা নিয়ে রিফাইন্যান্সিং করে চলতো। গত দুতিন বছর থেকে এর পরিবর্তন হয়েছে। এখন রিফান্ডিং করার কোনো ব্যবস্থা নেই। সরকারি ব্যাংকগুলোকে সুস্পষ্টভাবে আমরা বলে দিয়েছি আপনাদের আয় করেই ব্যয় করতে হবে। সেটিও তারা করে যাচ্ছে। সুতরাং সরকারি ব্যাংক ও বেসরকারি ব্যাংক সবাই একটু ভালো অবস্থানে আছে।ইত্তেফাকইউবি
|
Bangla_fin_news_articles/1013.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1013,অনলাইন ভ্যাট রিটার্ন দাখিলে টানা ১০ বার প্রথম কুমিল্লা,2021-08-19,কুমিল্লা প্রতিনিধি,অনলাইন ভ্যাট রিটার্ন দাখিলে এবারও প্রথম হয়েছে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট কমিশনারেটকুমিল্লা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন দেশের ১২টি ভ্যাট কমিশনারেট দপ্তরের মধ্যে কুমিল্লা কমিশনারেট এ নিয়ে টানা দশবার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে।বৃহস্পতিবার দুপুরে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট কমিশনারেট দপ্তর কুমিল্লার কমিশনার মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন চৌধুরী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি আরও জানান গত বছরের আগস্ট মাস থেকে কুমিল্লা টানা দশবার শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে। গত জুলাই মাসে এখানে রিটার্ন দাখিল হয়েছে ১০ হাজার ১৯৭টি। এর মধ্যে ম্যানুয়াল ৮টি ও অনলাইনে ১০ হাজার ১৮৯টি রিটার্ন দাখিল হয়। জুলাই মাসে অনলাইনে রিটার্ন জমার শতকরা হার ৯৫ দশমিক ৩৩ শতাংশ। করোনাকালে এ কার্যালয়ের অধীন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা নিরলসভাবে দায়িত্ব পালনের কারণে এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর
|
Bangla_fin_news_articles/1014.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1014,করোনাকালে সর্বকালের সর্বোচ্চ সঞ্চয়পত্র বিক্রি,2021-08-19,রেজাউল হক কৌশিক,করোনার কারণে পৃথিবীব্যাপী আর্থিক সংকট বিদ্যমান। আর এই সংকটের মধ্যেই বেড়েছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি। আগের অর্থবছরের চেয়ে তিন গুণ বেশি সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। করোনার সময়ে একদিকে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দিয়েছে অন্যদিকে রয়েছে কর্ম হারানোর আশঙ্কা।এমন পরিস্থিতিতে মানুষের আয় অনেক কমে গেছে। ফলে সঞ্চয়ও কমে যাওয়ার কথা। বাস্তবে ঘটেছে উলটোটা। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ এত বেড়েছে যে সর্বকালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হলো এই করোনার সময়ে।সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকে সবচেয়ে নিরাপদ বিনিয়োগ বলা হয়। এ কারণে মানুষ এই মহামারির সময়ে ভবিষ্যত্ নিয়ে সঙ্কিত। এই সময়ে নিরাপদ জায়গায় বিনিয়োগ করাকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়েছে সাধারণ মানুষ। নিরাপদ জায়গা বিবেচনা ছাড়াও মুনাফার দিক থেকে ব্যাংকের চেয়ে বেশি পাওয়া যায় সঞ্চয়পত্র থেকে। ফলে বিনিয়োগকারীরা এ খাতেই বেশি ঝুঁকেছেন। বিদায়ি অর্থবছরে ২০২০২১ সরকার আগের অর্থবছরের চেয়ে তিন গুণ বেশি ঋণ নিয়েছে। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী বিদায়ি অর্থবছরে সরকার সঞ্চয়পত্র থেকে নিট প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে যা আগের অর্থবছরে ছিল ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা।জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্য বলছে সদ্য শেষ হওয়া ২০২০২১ অর্থবছরে ১ লাখ ১২ হাজার কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর আগে কোনো বছরে এত বেশি সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়নি। সঞ্চয়পত্র বেশি বিক্রি হওয়ার কারণে সরকারের ওপর দায় বাড়ছে। এজন্য সরকার গত কয়েক বছর ধরেই সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমানোর জন্য নানা শর্ত জুড়ে দিয়েছে। অন্যদিকে গত দেড় বছর ধরে দেশে করোনার প্রকোপ চলছে। এমন পরিস্থিতিতেও প্রতি মাসেই সঞ্চয়পত্র বিক্রি বাড়ছে। পাঁচ মাসেই পুরো বছরের বিক্রি প্রথম আলো ...ছবি সংগৃহীতআগের অর্থবছরগুলোর হিসাব দেখলে দেখা যায় এর আগে সবচেয়ে বেশি সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল ২০১৮১৯ অর্থবছরে। ঐ অর্থবছরে ৯০ হাজার ৩৪২ কোটি ৩৯ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়। ২০১৯২০ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৬৭ হাজার ১২৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকার। আর ২০১৭১৮ অর্থবছরে হয়েছিল ৭৮ হাজার ৭৮৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকার যেখানে ২০১৬১৭ অর্থবছরে বিক্রির পরিমাণ ছিল ৭৫ হাজার ১৩৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকার।অধিদপ্তরের তথ্যমতে গত অর্থবছরের সর্বশেষ মাস জুনে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রির পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা। মে মাসে ছিল ২ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা এপ্রিল মাসে যা ছিল ১ হাজার ৫২৬ কোটি টাকা। এর আগে মার্চ মাসে নিট ঋণ এসেছিল ৩ হাজার ৮৯১ কোটি টাকা। ফেব্রুয়ারিতে ৩ হাজার ৬০৯ কোটি টাকা জানুয়ারিতে ৫ হাজার ২১৫ কোটি টাকা ডিসেম্বরে ১ হাজার ৪৪২ কোটি টাকা নভেম্বরে ৩ হাজার ৪০২ কোটি টাকা অক্টোবরে ৪ হাজার ৩৪ কোটি টাকা সেপ্টেম্বর মাসে ৪ হাজার ১৫২ কোটি টাকা আগস্টে ৩ হাজার ৭৪৬ কোটি টাকা এবং অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ৩ হাজার ৪০৮ কোটি টাকা নিট ঋণ এসেছিল সঞ্চয়পত্র থেকে।সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদআসল পরিশোধের পর যা অবশিষ্ট থাকে তাকে নিট বিক্রি বলা হয়। বিক্রির ঐ অর্থ সরকারের কোষাগারে জমা থাকে এবং সরকার তা রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজে লাগায়। এর বিনিময়ে সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকদের প্রতি মাসে সুদ দিতে হয়। এ কারণে অর্থনীতির পরিভাষায় সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রিকে সরকারের ঋণ বা ধার হিসেবে গণ্য করা হয়। সঞ্চয়পত্র থেকে সরকার ঋণ নিলেও এই ঋণে বেশি সুদ দিতে হয়। তাই সরকার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে জনগণকে নিরুত্সাহীত করতে সময়ে সময়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে থাকে। এবারের বাজেটে ২ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র বা পোস্টাল সেভিংস কিনতে হলে কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরুত্সাহিত করতে সর্বশেষ ২০১৫ সালের মে মাসে সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের সুদের হার গড়ে ২ শতাংশ করে কমানো হয়েছিল। ঐ সুদহারই এখন পর্যন্ত বহাল আছে।সংশ্লিষ্টরা বলছেন ব্যবসাবাণিজ্যে মন্দা ব্যাংকে আমানতের সুদহার কম হওয়ায় সাধারণ মানুষ এখন সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ মনে করছেন। তাই বিভিন্ন শর্ত পরিপালন করেও সঞ্চয়পত্রে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা। আজও ব্যাংক বন্ধ ....ছবি আব্দুল গনিবাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক ঋণ ছাড়াও সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ করে থাকে সরকার। তবে সামাজিক সুরক্ষার কথা বিবেচনায় নিয়ে সঞ্চয়পত্রে তুলনামূলক বেশি মুনাফা দেয় সরকার। প্রতি মাসের বিক্রি থেকে আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদআসল পরিশোধের পর নিট ঋণ হিসাব হয়। এই অর্থ সরকার রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজে লাগায়।সঞ্চয়পত্র বিক্রির লাগাম টানতে ২০১৯২০ অর্থবছর থেকে এই খাতের বিনিয়োগে একের পর এক কড়াকড়ি আরোপ করতে থাকে সরকার। সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের কড়াকড়ির পরেও কেন বিক্রি বাড়ছেএ বিষয়ে ব্যাংকাররা বলেছেন করনীতি কড়াকড়ি আরোপের পরও সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ অনেক বাড়ছে।আগের অর্থবছর পর্যন্ত ৫০ হাজার টাকার বেশি অর্থের সঞ্চয়পত্র কিনতে ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর টিআইএন সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল। চলতি অর্থবছর থেকে এই সীমা বাড়ানো হয়েছে। ২০২১২২ অর্থবছরের প্রথম দিন থেকে ২ লাখ টাকার কম অর্থের সঞ্চয়পত্র কিনতে টিআইএন সার্টিফিকেট লাগছে না। সাধারণত বাজেট ঘাটতি পূরণে সরকার দুই উেসর আশ্রয় নিয়ে থাকে। বিদেশি ও অভ্যন্তরীণ উত্স। চলতি অর্থবছরের ২০২১২২ বাজেটে অভ্যন্তরীণ উেসর ওপর নির্ভরতা কিছুটা কমিয়ে বৈদেশিক উেসর প্রতি নির্ভরতা বাড়ানো হয়েছে। অভ্যন্তরীণ খাত থেকে এবার ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ খাতের মধ্যে ব্যাংক থেকে সরকার ঋণ নেবে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। আর জাতীয় সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেবে ৩২ হাজার কোটি টাকা। অন্যান্য খাত থেকে নেওয়া হবে ৫ হাজার ১ কোটি টাকা।বাজেটে বিদেশি উত্স থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৭ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা। বৈদেশিক উৎসথেকে ঋণ পাওয়ার যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে সেটাও এযাবৎকালের সর্বোচ্চ। ২০২০২১ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে ২০ হাজার কোটি টাকা ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল সরকারের। তবে সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় তা সংশোধন করে ৩০ হাজার ৩০৩ কোটি টাকা করা হয়। ২০২১২২ অর্থবছরে সেটিকে আরো বাড়িয়ে ৩২ হাজার কোটি টাকা করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।বর্তমানে পরিবার সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ এবং পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ। ২০১৫ সালের ২৩ মের পর থেকে এই হার কার্যকর রয়েছে। এর আগে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ছিল ১৩ শতাংশেরও বেশি।ইত্তেফাকএএএম
|
Bangla_fin_news_articles/1015.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1015,নগদ অর্থসঙ্কটে বেসরকারি ১০ ব্যাংক,2021-08-19,জামাল উদ্দীন,ব্যাংকিং খাতে তারল্য প্রবাহ বাড়লেও বেসরকারি খাতের ১০টি ব্যাংকে ক্যাশ ফ্লো সংকট কাটছে না। এ সময়েও এসব ব্যাংকে নগদ অর্থের সংকটকে সন্দেহের চোখে দেখছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র। এই সূত্রমতে ঋণ বিতরণে অনিয়মসহ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাবেই এমনটি ঘটেছে। নইলে যেখানে নগদ অর্থ সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় অধিকাংশ ব্যাংকেই এখন অলস অর্থের পাহাড়। এই অলস অর্থ বিনিয়োগযোগ্য করতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের মাধ্যমে বিপুল অর্থ তুলে নিয়েছে। সেখানে নগদ অর্থসংকটে থাকা মানেই ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনাগত দুর্বলতা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরাও একই মত ব্যক্ত করেছেন। তাদের মতে সার্বিকভাবে এই পরিস্থিতি ব্যাংকগুলোর এক ধরনের সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে। এসব ব্যাংকের প্রতি মানুষের আস্থা কম। এসব ব্যাংক ঠিকমত পরিচালিত হচ্ছে না। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন যেখানে অন্যান্য ব্যাংকের তারল্য উদ্বৃত্ত রয়েছে সেখানে তারল্য সংকটে থাকা মানে এসব ব্যাংকের কোথাও কোনো মিসম্যাচ রয়েছে। হয়তো সঠিক তথ্য দিচ্ছে না। কিংবা টাকা অন্য কোথাও খাটাচ্ছেএমনটিও হতে পারে।সূত্রমতে যে ১০টি ব্যাংক নগদ অর্থসংকটে রয়েছে সেগুলো হচ্ছেইস্টার্ন ব্যাংক এবি ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এনআরবিসি ব্যাংক প্রিমিয়ার ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক এবং ইউসিবি। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এসব ব্যাংকের প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার ঋণাত্মক ক্যাশ ফ্লো রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা ইস্টার্ন ব্যাংকের। তার পরেই এবি ব্যাংকের অবস্থান। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায় বর্তমানে করোনা পরিস্থিতির কারণে দেশে বিনিয়োগ স্থবিরতা বিরাজ করছে। যে কারণে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ কমেছে। বেড়েছে তারল্য প্রবাহ। এই উদ্বৃত্ত তারল্য ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে না পারায় অলস পড়ে আছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক বিকল্প হিসাবে বিল ক্রয়ের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোকে কিছু সুবিধা দিয়েছে। আবার কোনো কোনো ব্যাংক শেয়ারবাজারে বিনিয়োগও বাড়িয়েছে। সাম্প্রতিককালে ব্যাংকগুলোর পরিচালনাগত মুনাফার বড় একটি অংশই এসেছে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগ থেকে। তথ���পি কিছু ব্যাংক এ সময়ে তারল্য সংকটে ভুগছে। এসব ব্যাংকগুলো সঠিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে না। অদক্ষ ব্যবস্থাপনা কিংবা পরিচালনা পর্ষদের অযাচিত হস্তক্ষেপ পরিচালকদের বেনামি ঋণ সমস্যাগুলো রয়েছেই। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নিবিড় পরিদর্শন করা হলে মূল সমস্যা বের হয়ে আসবে। আমানতকারীদের স্বার্থ নিশ্চিত করতে হলে তদারকির বিকল্প নেই। কেননা দেশের ব্যাংকিং খাতে এখন সুশাসনের অভাব প্রকট। ব্যাংকিং খাত সঠিকভাবে পরিচালিত না হলে সার্বিক অর্থনীতির জন্য তা নেতিবাচক প্রভাব বয়ে আনবে। তাদের মতে ২ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা উদ্বৃত্ত তারল্যের মধ্যে আলোচ্য ব্যাংকগুলোর অবস্থা অবশ্যই পর্যালোচনার দাবি রাখে। ব্যাংকগুলো হয়তো বেনামি ঋণ দিয়ে তা আদায় করতে পারছে না। কিংবা সঠিক তথ্য প্রকাশ করছে না। করোনার কারণে ব্যাংকগুলোর আদায়ের হারও কম সেটিও বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে।ইত্তেফাকএমএএম
|
Bangla_fin_news_articles/1016.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1016,৮০ পদে জনবল নেবে জীবন বীমা কর্পোরেশন,2021-08-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জীবন বীমা কর্পোরেশন শূন্য পদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের একাধিক শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। প্রার্থীদের ৩১ আগস্টের মধ্যে আবেদন করতে হবে।১. পদের নাম জুনিয়র অফিসারপদসংখ্যা ৮। চাকরির গ্রেড ১০বেতন স্কেল ১৬০০০৩৮৬৮০ টাকা।শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রার্থীকে যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। চার বছর মেয়াদি অনার্স ডিগ্রি অনার্সসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রির সমতুল্য গণ্য হবে।২. পদের নাম উচ্চমান সহকারীপদসংখ্যা ২। চাকরির গ্রেড ১৩।বেতন স্কেল ১১০০০২৬৫৯০ টাকা।শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রার্থীকে যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস হতে হবে। ৮০ পদে জনবল নিবে জীবন বীমা কর্পোরেশন ....৩.পদের নাম অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিকপদসংখ্যা ৪৫। চাকরির গ্রেড ১৬।বেতন স্কেল ৯৩০০২২৪৯০ টাকা।শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় পাস হতে হবে। কম্পিউটার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ ও ইংরেজিতে ২৮ শব্দের গতি থাকতে হবে।৪. পদের নাম অফিস সহায়কপদসংখ্যা ২৫। চাকরির গ্রেড ২০।বেতন স্কেল ৮২৫০২০০১০ টাকা।শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রার্থীকে অষ্টম শ্রেণি পাস হতে হবে। আবেদনের বয়স২০২১ সালের ১ আগস্ট প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে শারীরিক প্রতিবন্ধী মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানপোষ্যদের ক্ষেত্রে বয়স ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে অ্যাফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।স্নাতকে জীবন বীমা কর্পোরেশনে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ পদ ৮০আবেদনের পদ্ধতিআগ্রহী প্রার্থীকে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।আবেদনপত্র পূরণের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ১ নম্বর পদের জন্য ৫৬০ টাকা ২ ও ৩ নম্বর পদের জন্য ৩৪০ টাকা এবং ৪ নম্বর পদের জন্য ২৩০ টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল সংযোগের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।ইত্তেফাককেকে
|
Bangla_fin_news_articles/1017.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1017,পর্দা নামলো আলেশা হোল্ডিংস ১ম এনডিএফ বিডি আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল বিতর্ক উৎসবের,2021-08-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,পর্দা নামলো বাংলাদেশ সহ বিশ্বের ৩৫টি দেশের প্রায় সহস্রাধিক বিতার্কিকের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারেরমত টানা দুদিনব্যাপী অনুষ্ঠিত আলেশা হোল্ডিংস লিমিটেড ১ম এনডিএফ বিডি আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল বিতর্ক উৎসব ২০২১।মঙ্গলবার বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় বিতর্ক সংগঠন ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ এনডিএফ বিডি আয়োজিত এই আয়োজনের চুড়ান্ত বিজয়ীদের নাম ঘোষণার মাধ্যমে এই বিতর্ক প্রতিযোগিতা শেষ হয়। সমাপনি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব চ্যানেল আইর পরিচালক ও হেড অফ নিউজ শাইখ সিরাজ। এসময় তিনি বলেন যারা বিতর্ক করেন তাঁরা ভীষণ এগিয়ে থাকেন একটি আধুনিক বিশ্বে এমন আয়োজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমি ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ এনডিএফ বিডিকে অভিনন্দন জানাই এমন চমৎকার আয়োজনের জন্য।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশে নেপালের রাষ্ট্রদূত ডক্টর বংশীধর মিশ্র বলেন আমি ভীষণ আনন্দিত এমন আয়োজনের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে।বিতর্কের জন্য আমরা অনেক কিছু জানতে পারি বুঝতে পারি এবং অনেক যুক্তি সেখান থেকে চলে আসে । আমি মনে করি এমন আয়োজন আমাদের সবসময় উজ্জীবিত করে।সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়এর সাবেক উপাচার্য ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এএনএম মেশকাত উদ্দীন বলেন আমি প্রথমে সেই সকল তার্কিকদের যারা এমন আয়োজনের সাথে সম্পৃক্ত হো। আমরা কঠিন সময় অতিবাহিত করছি । এমন চমৎকার আয়োজন এমন কঠিন সময়ে এমন আয়োজন এনডিএফ বিডি অবাক করেছে । এমন আয়োজন থেকে এনডিএফ বিডি সারা বিশ্বে নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টিতে দুর্দান্ত ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনা সদরদপ্তরের শিক্ষা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির বলেন বিতর্ক আমাদের শুদ্ধ করে । আমরা যদি আমাদের এগিয়ে নেতে যায় তাহলে এমন আয়োজনের বিকল্প নেই। আমি ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশএনডিএফ বিডিকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই এমন চমৎকার আয়োজনের জন্য। আমরা নতুন নতুন ভাষা শিখবো যা আমাদের অনেক বিষয়ে সাহায্য করবে।এনডিএফ বিডির কোচেয়ারম্যানআন্তর্জাতিক আমিরুল ইসলাম তুষার তিনি তা��র বক্তব্যে বলেনএমন আয়োজনে যারা সম্পৃক্ত হয়েছেন আমি তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। একজন বিতার্কিক জানে কিভাবে দলীয় কাজ করতে হয় কিভাবে এগিয়ে যেতে হয়।আলেশা হোল্ডিংস লিমিটেড ১ম এনডিএফ বিডি আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল বিতর্ক উৎসব ২০২১ এর মিডিয়া পার্টনার দৈনিক ইত্তেফাকচ্যানেল আই সারাবাংলা ডট নেটপিপলস রেডিও ৯১.৬ এফএম। আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল বিতর্ক উৎসবএর স্ট্রাটেজিক পার্টনার বাংলাদেশ ডিবেট কাউন্সিল ও সেন্ট্রো ভার্চুয়াল পার্টনার ই স্কুল অফ লাইফ গ্লোকাল লার্নিং ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।ইত্তেফাকআরকে
|
Bangla_fin_news_articles/1018.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1018,বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্ততায়িত হলেই তার আত্মার মাগফেরাত কামনা হবে আইডিআরএ চেয়ারম্যান,2021-08-18,নিজস্ব প্রতিবেদক,বঙ্গবন্ধু মাত্র ৫৫ বছর জীবিত ছিলেন তাকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা হয়েছে। তিনি শহীদ হযেছেন। তাই তার আত্মার মাগফেরাত কামনার কিছু নেই। শহীদরা বিনা হিসেবে বেহেস্তবাসী। তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা তখনি হবে যখন আমরা তার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে পারব।মঙ্গলবার এনআরবি ইসলামিক লাইফের আয়োজনে অনুষ্ঠিত জাতীয় শোক দিবস ও মিলাদ মাহফিলে দেয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. এম মোশাররফ হোসেন।তিনি বলেন আমরা এমন এক পেশায় নিয়োজিত যে পেশা বেছে নিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। এটা আমাদের গর্ব। দেশের বীমা খাতকে এগিয়ে নিতে হবে। বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। তাকে বিনা অপরাধে নিহত করা হয়েছে তার প্রতি অবিচার করা হয়েছে। তাই আমরা যদি সোনার বাংলা গড়তে স্বচেষ্ট হই তার অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করতে পারি তাহলে তার প্রতি যে অবিচার করা হয়েছে তার কিছুটা লাগব হবে।তিনি বলেন জাতির পিতার কন্যা দেশের বীমা খাতকে এগিয়ে নিতে সর্বদা সচেষ্ট। তিনিই বীমা উন্নয়নে বীমা আইন ও আইডিআরএ গঠন করেছেন। নতুন নতুন পরিকল্পনা নিয়ে আমারা এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা প্রধান মন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করতে পারলে বীমার মাধ্যমে দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে সহায়ক ভুমিকা রাখা যাবে।বীমাকে মানুষের দোড় গোড়ায় পৌছানোর মধ্য দিয়েই গড়ে ওঠবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা। মঙ্গলবার বাংলামোটর নাভানা জোহরা কটেজে এনআরবি ইসলামিক লাইফ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস ও মিলাদ মাহফিলের অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন কোম্পনির চেয়ারম্যান কিবরিয়া গোলাম মোহাম্মাদ।অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে কোম্পনির চেয়ারম্যান কিবরিয়া গোলাম মোহাম্মাদ বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতো। তিনি তার কর্ম জীবন শুরু করেছিল আলফা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মাধ্যমে। তাই সোনার বাংলা গড়তে হলে বীমাকে মানুষের দোড় গোড়ায় পৌছাতে হবে। বঙ্গবন্ধু যখন দেশ স্বাধীন করার কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন তখন অনেকে তাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেছিল। কিন্তু তিনি তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছিলেন। আমি বঙ্গবন্ধুর সৈনিক। আমি তার আদর্শে উজ্জীবিত। আমি মনে করি আমি অবশ্যই পারবো ���ীমাকে মানুষের দোড় গোড়ায় পৌছে দিতে।এনআরবি ইসলামিক লাইফ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস ও মিলাদ মাহফিলের এ অনুষ্ঠানে কোম্পানির পরিচালক মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী এ. কে. এম মোস্তাফিজুর রহমান এম মাহফুজুর রহমান বক্তব্য রাখেন। এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে কোম্পানির চেয়ারম্যানেরসহধর্মিনী রোম সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র হোসনে আরা বেগম বক্তব্য রাখেন। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহ জামাল হাওলাদার।ইত্তেফাকআরকে
|
Bangla_fin_news_articles/1019.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1019,বেকার যুবককে মোটোরবাইক দিল রোটারী ক্লাব অব ঢাকা অবনী,2021-08-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে রোটারী আন্তর্জাতিক জেলা ৩২৮১ একটি সেমিনার ওয়েবিনারসহ অনুষ্ঠিত হলো। এই আয়োজনের সহযোগিতায় ছিল যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ইউনাইটেড নেশনস ভলান্টিয়ারস ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার। অনুষ্ঠানটির স্বার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিল রোটারী ক্লাব অব ঢাকা অবনী ।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সিনিয়র সচিব মোঃ আখতার হোসেন বিশেষ অতিথি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আজহারুল ইসলাম খান বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের মহাপরিচালক আব্দুল কাইয়ুম জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক আখতারুজজামান খান কবির ইউএন ভলান্টিয়ারস বাংলাদেশের কান্ট্রি কোঅর্ডিনেটর আকতার উদ্দিন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ রাকিবুল আমিন রোটারী জেলা গভর্নর ব্যারিস্টার মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী ও রোটারী ক্লাব অব ঢাকা অবনীর সভাপতি তুহিন আব্বাসসহ আরো অনেকে। অনুষ্ঠানে কীনোট উপস্থাপন করেন জনস্বাস্থ্য যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও অধ্যাপক কমিউনিটি মেডিসিন ডা. অনুপম হোসেন। এসময় একজন বেকার যুবককে স্বাবলম্বী করার উদ্দেশ্যে একটি মোটরবাইক প্রদান করা হয়।ইত্তেফাকআরকে
|
Bangla_fin_news_articles/1020.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1020,সুপার বোর্ডে যুক্ত হলো পিভিসি শীট,2021-08-18,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি দেশের একমাত্র সুপার ব্র্যান্ড এওয়ার্ড প্রাপ্ত পার্টিকেল বোর্ড ব্র্যান্ড সুপার বোর্ড নিয়ে এলো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির পিভিসি শীট। টি. কে গ্রুপের প্রধান কার্যালয় টি. কে ভবনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে এই নতুন পণ্য উদ্বোধন করেন টি. কে গ্রুপের গ্রুপ ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার।মোস্তফা হায়দার সকল বিক্রয়কর্মীদের নতুন এই পণ্য বাজারজাতকরণে অনুপ্রাণিত করেন এবং বলেন সততা ও নিষ্ঠার সাথে পরিশ্রম করে সুপার বোর্ড কে বাজারে শীর্ষস্থানে নিয়ে যেতে।তিনি আরও বলেন টি.কে. গ্রুপ এর বিভিন্ন ইউনিট সবসময় ভোক্তা সাধারণের চাহিদার কথা বিবেচনা করে নতুন নতুন সময়োপযোগী মানসম্মত পণ্য বাজারজাত করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় যাত্রা শুরু করলো সুপার বোর্ড পিভিসি শীট। এই পণ্য ভোক্তা সাধারণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন গ্রুপের পরিচালক প্রোডাকশন ও টেকনিক্যাল খোরশেদ আলম পরিচালক মার্কেটিং মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক পরিচালক ফিন্যান্স ও অপারেশন্স শফিউল আতহার তসলিম সুপার বোর্ডএর হেড অব বিজনেস মোহাম্মদ নুরুন নবীসহ বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তাকর্মচারীগণ।ইত্তেফাকআরকে
|
Bangla_fin_news_articles/1021.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1021,আলেশা কার্ড এবং আমারি ঢাকা হোটেলের চুক্তি,2021-08-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,ইচ্ছেরা সব হাতের মুঠোয় এই স্লোগান নিয়ে সম্প্রতি বাজারে আসা আলেশা কার্ড ব্যবসায়িক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে আমারি ঢাকা হোটেলের সাথে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আলিশা কার্ড কর্তৃপক্ষ।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় চুক্তি অনুযায়ী আলেশা কার্ড হোল্ডাররা আমারি ঢাকা হোটেলের রুম এবং ব্যাংকুয়েট হল বুকিংয়ে ৫০ ডিস্কাউন্ট সুবিধা পাবেন। এছাড়াও আমারি ঢাকা হোটেলে ব্রিজ স্পা ট্রিটমেন্টে ১৫ এবং ক্যাসকেড লবি লাউঞ্জ ও আমায়া ফুড গ্যালারিতে ১০ ডিস্কাউন্ট পাবেন আলেশা কার্ড হোল্ডাররা। মঙ্গলবার ১৭ই আগস্ট আমারি ঢাকা হোটেলে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আলেশা কার্ডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জান্নাতুন নাহার হেড অব কার্ড মোঃ সোহরাব হোসেন ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার মোঃ রিফাত হোসেন এবং ব্র্যান্ড এন্ড মার্কেটিং ম্যানেজার মোঃ তারিক আজিজ।এছাড়াও আমারি ঢাকা হোটেলের পক্ষ থেকে ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির জেনারেল ম্যানেজার ক্রিস্টোফার বেকার ডিরেক্টর অব ফাইনান্স রফিকুল ইসলাম এবং মার্কেটিং অ্যান্ড কমুনিকেশন সিনিয়র ম্যানেজার সাবরিনা মৃধা। সম্প্রতি যাত্রা শুরু করেছে আলেশা কার্ড যা আলেশা হোল্ডিংস লিমিটেডের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। দেশজুড়ে ৯০টি ক্যাটাগরিতে তিন হাজারেরও বেশি পার্টনারদের কাছ থেকে আলেশা কার্ড হোল্ডারগণ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট পাবেন। এক বছর মেয়াদী কার্ডটির ক্রয়মূল্য ৭৯৮০ টাকা। সকল মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনা কার্ডটি পাচ্ছেন একদম ফ্রি ও ৬৫ বয়সোর্ধ্ব ব্যক্তিগণ ৫০ ছাড়ে পাচ্ছেন আলেশা কার্ড।
|
Bangla_fin_news_articles/1022.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1022,রিকশাচালকদের রেইনকোর্ট দিলো জেসিআই,2021-08-17,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,রিকশা চালকদের রেইনকোর্ট দিলো জেসিআই ঢাকা ইয়াং ও ঢাকা ওয়েস্ট। মঙ্গলবার ১৭ আগস্ট গুলশান এলাকায় শতাধিক রিকশাচালককে রেইন শেল্টার ২০২১ কর্মসূচির আওতায় এই রেইন কোটগুলো দেওয়া হয়েছে। একই সময়পিজ্জাওয়ালার পক্ষ থেকে মাস্কও দেওয়া হয়েছে। আয়োজকরা জানান রিকশাচালকরা অনেক কষ্ট করে জীবিকা নির্বাহ করেন। বৃষ্টিতে রিকশা চালানো আরও কষ্টকর। সামান্য আয় থেকে রোইনকোর্ট কেনার সামর্থ্য তাদের অনেকেরই নেই। ফলে বৃষ্টিতে ভেজার কারণে তারা বিভিন্ন সংক্রামক ব্যাধিতেও আক্রান্ত হয়ে পড়েন। এতে শারীরিক সমস্যা বাড়ে। তাদের কষ্ট লাঘব করতে জেসিআই ঢাকা ইয়াং ও জেসিআই ঢাকা ওয়েস্ট যৌথ উদ্যোগে এই আয়োজন। ভবিষ্যতেও এই ধরনের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তারা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেসিআই ঢাকা ইয়াংয়ের প্রেসিডেন্ট নাজমুল হোসেন সবুজ জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের প্রেসিডেন্ট ত্বহা ইয়াছিন রমাদান জেসিআই ঢাকা ইউনাইটেডের প্রেসিডেন্ট মো. আশিকুর রহমান। আরও উপস্থিত ছিলেন জেসিআই ঢাকা ইয়াং ও ওয়েস্টের বোর্ড মেম্বারসহ সদস্যরা। এই অনুষ্ঠানের মূল সমন্বয়ক ছিলেন জেসিআই ঢাকা ইয়াংয়ের লোকাল জেনারেল লিগ্যাল কাউন্সিল রাবেয়া নাসির অভি। জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল জেসিআই ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী উদ্যমী তরুণদের সংগঠন। বাংলাদেশে বর্তমানে জেসিআইয়ের ১৮ টি লোকাল চ্যাপ্টার কাজ করছে।ইত্তেফাকএসএইচ
|
Bangla_fin_news_articles/1023.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1023,সূচকের বড় উত্থান বেড়েছে লেনদেন,2021-08-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সব কটি মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। সেই সঙ্গে লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে।গতকাল লেনদেনের শুরুতেই শেয়ারবাজারে বড় উত্থানের আভাস পাওয়া যায়। শুরুতে মূল্যসূচকের উত্থান হওয়ায় নতুন মাইলফলকে পৌঁছে যায় শেয়ারবাজার। প্রথমবারের মতো ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৬ হাজার ৭০০ পয়েন্টের মাইলফলক স্পর্শ করে। লেনদেনের শেষ দিকে এসে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আরো বাড়ে। ফলে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৪৯ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৭৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে যা সূচকটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৪২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ইসলামি শরিয়াহর ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ দুটি সূচকও এখন ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে। সব কটি মূল্যসূচকের পাশাপাশি লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দামও বেড়েছে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ২০৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৪৬টির। আর ২৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এদিকে দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৯৫৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ২ হাজার ৬৬১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ২৯২ কোটি ২২ লাখ টাকা। বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেয়ায় তদন্ত করছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ..টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৪৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আইএফআইসি ব্যাংকের ৯০ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ৮৯ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স। এ ছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছেসাইফ পাওয়ার টেক মালেক স্পিনিং মিলস কেয়া কসমেটিকস ইসলামীক ফাইন্যান্স বিডি ফাইন্যান্স ড্রাগন সোয়েটার ও লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৩৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ১১৬ কোটি ২২ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩২০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১২৬টির এবং ২৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।ইত্তেফাকইউবি
|
Bangla_fin_news_articles/1024.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1024,স্বপ্ন’র লেনদেন রশিদে বিপিএ কেমিক্যাল নেই,2021-08-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ডিজিটাল মিডিয়ার একটি প্রতিবেদনে সূত্র ধরে জনমনে আশংকা তৈরি হয়েছে যে বিভিন্ন ব্যাংক সুপারশপ শপিংমল রেস্টুরেন্টসহ নানা জায়গার বিল পেপারে ব্যবহার করা হয় বায়োসপেনল বিপিএ কেমিক্যাল। এমনকি কোমল পানীয় বোতলেও বিপিএ পাওয়া গেছে। চেইন সুপারশপ স্বপ্ন এমন দাবি জানিয়ে প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে স্বপ্নর কর্মাশিয়াল পার্চেস ম্যানেজার মাহবুব ইবনে হক বলেন আমাদের লেনদেন রশিদে যে কাগজ ব্যবহার করা হয় তাতে ক্ষতিকারক বিপিএ বা বায়োসপেনল কেমিক্যাল নেই। আমাদের সাপ্লায়ার মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেডের সাথে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত করছি।এ বিষয়ে মাস্টার সিমেক্স পেপার লিমিটেডের ডিরেক্টর শেখ ইমরান হোসাইন বলেন স্বপ্ন সুপারশপের সব স্টোরে হ্যানসল থার্মাল পেপার ব্যবহার করা হয় যার সরবরাহদাতা আমার প্রতিষ্ঠান। এটি বিপিএ বা বায়োসপেনল কেমিক্যাল মুক্ত অর্থাৎ পরিবেশবান্ধব এবং স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি করে না। আমাদের কাছে হ্যানসল থেকে পাঠানো সার্টিফিকেটও আছে। এছাড়া এসজিএস টেস্ট রিপোর্টেও কোনো ধরনের ক্ষতিকারক বিপিএ পাওয়া যায়নি। আমরা সেই সার্টিফিকেট ও প্রমাণপত্র স্বপ্ন কর্তৃপক্ষকে দিয়েছি।দেশের বৃহত্তম চেইন সুপারশপ স্বপ্ন ভোক্তাদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে। এরই অংশ হিসেবে সুপারশপটি নিয়মিত বিপিএ বা বায়োসপেনল কেমিক্যাল মুক্ত লেনদেন রশিদ গ্রাহকদের দেন ।
|
Bangla_fin_news_articles/1025.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1025,জেসিআই ঢাকা আপটাউনের ‘দক্ষতা উন্নয়ন’ বিষয়ক কর্মশালা,2021-08-16,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,জেসিআই ঢাকা আপটাউন সম্প্রতি রাজধানীর বনানী ক্লাবে দলগত দক্ষতা বিকাশে পেশাজীবীদের নিয়ে কর্মশালার আয়োজন করে।দলগত কাজের মাধ্যমে কীভাবে ব্যক্তির দক্ষতা বাড়ানো যায় এসব বিষয় সম্পর্কে অংশগ্রহণকারীদের অবহিত করা হয়। নানা প্রায়োগিক বিষয় আলোচনা করা হয় এই কর্মশালাতে। নিজের কর্মক্ষতা বাড়িয়ে কীভাবে একজন পরিকল্পনা থেকে শুরু করে সকল বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন সে বিষয়ে সার্বিক ধারণা দেওয়া হয় অংশগ্রহণকারীদের। কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন কর্পোরেটপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তিসহ বিভিন্ন পেশাজীবী। অনুষ্ঠানটির স্পন্সর হিসেবে যুক্ত ছিলো সেলট্রন ইলেক্ট্রা ম্যানুফ্যাকচারিং সার্ভিসেস। প্রতিষ্ঠানটির ডিজিটাল মার্কেটিং কোঅর্ডিনেটর জাহিদ হোসেন রনি এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।জেসিআই ঢাকা আপটাউনের স্থানীয় অধ্যায়ের সভাপতি সিনেটর রেজওয়ানুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মশালার সূচনা করেন। কর্মশালাটি পরিচালনা করেন পেশাদার প্রশিক্ষক ইমরান নেওয়াজ খুরশিদ। কর্মশালার মডারেটর ছিলেন নাইমুল কাদের।ইত্তেফাকএসজেড
|
Bangla_fin_news_articles/1026.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1026,সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারী করদাতার তথ্য যাচাই করবে এনবিআর,2021-08-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারী করদাতার তথ্য যাচাইবাছাই করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। সঞ্চয়পত্র অধিদফতর অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেসের এপিআই মাধ্যমে রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন কর অঞ্চলগুলোর সঙ্গে তথ্য আদানপ্রদানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এর ফলেই এনবিআর সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারী করদাতার তথ্য যাচাই করতে পারবে। নতুন ভ্যাটে মূল্য স্ফীতি হবে না এনবিআর ....এনবিআর সূত্রে জানা গেছে এপিআইয়ের আওতায় জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর কর অঞ্চলগুলোকে পরীক্ষামূলকভাবে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দেবে। যা ব্যবহার করে কর অঞ্চলগুলো করদাতার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের হিসাব ক্রস চেক বা মূল্যায়নের সুযোগ পাবে। আরো জানা গেছে পরীক্ষামূলকভাবে পাঁচটি কর অঞ্চলকে এ সুবিধা দেওয়া হয়েছিলো। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ৩১টি কর অঞ্চলকেও ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দেওয়া হবে। যার প্রক্রিয়া কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ বিষয়ে এনবিআরের এক কর্মকর্তা বলেন রাজস্ব বোর্ড করের আওতা বাড়াতে কাজ করছে। কর অঞ্চলগুলোর সঙ্গে সঞ্চয়পত্র অধিদফতরের সমন্বয়ের বিষয়টি পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে। জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর ২০২১২২ অর্থবছরের সঞ্চয়পত্র থেকে ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে। যা গত অর্থ বছরের চেয়ে ৬০ শতাংশ বেশি।ইত্তেফাককেকে
|
Bangla_fin_news_articles/1027.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1027,‘পানির দরে’ কেনা কাঁচা চামড়া চড়া দামে বিক্রি,2021-08-16,মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চট্টগ্রাম অফিস,রীতিমতো পানির দামে কেনা কোরবানির পশুর লবণযুক্ত কাঁচা চামড়া চড়া দামে বিক্রি হয়েছে। নগরীর আড়তদার পাইকারি বিক্রেতাদের কাছে কাঁচা চামড়ার মজুদ শেষ হয়ে গেছে। নগরীর বাইরে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের কাছে লবণযুক্ত প্রায় ১ লাখ পিস চামড়া এখনো অবিক্রীত রয়েছে। দরে দামে বনিবনা না হওয়ায় এসব চামড়া এখনো রয়ে গেছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। আড়তদার ব্যবসায়ীরা জানান নগদে বাকিতে চামড়া বিক্রি হয়েছে। তবে আগের বকেয়া টাকা পরবর্তীতে কিস্তিতে পরিশোধের আশ্বাস দিয়েছেন ট্যানারি মালিকরা।জানতে চাইলে বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিন ইত্তেফাককে বলেন দুই আড়াই মাস পর্যন্ত কাঁচা চামড়া সংগ্রহ হয়ে থাকে। চলতি মাসের মধ্যে ৬০ শতাংশ কাঁচা চামড়া সংগ্রহ হয়ে যাবে। অনেক ক্ষেত্রে সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে চামড়া কেনা হচ্ছে। বিদেশি অর্ডার আরও পরে পাওয়া যাবে। আশা করি রপ্তানি বাজার ভালো পাব। লকডাউনের প্রভাবে ব্যস্ততা নেই সাভার চামড়া শিল্প নগরীতে ....আড়তদার ব্যবসায়ীরা জানান চট্টগ্রামে এই বছর আড়তদার ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা ৩ লাখ দেড় হাজার কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ করেছেন। তার মধ্যে ২ লাখ পিস চামড়া নগরীর আড়তদার ব্যবসায়ীরা সংগ্রহ করেছেন। নগরীর আতুরার ডিপো এলাকায় আড়তগুলোতে এসব কাঁচা চামড়া লবণযুক্ত করে মজুদ রাখা হয়েছে। ঢাকার ট্যানারিগুলো চট্টগ্রাম থেকে কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করে থাকেন। প্রায় ২০২৫টি ট্যানারির সঙ্গে চট্টগ্রামের আড়তদার চামড়া ব্যবসায়ীরা লেনদেন করে থাকেন। তাদের কাছে চট্টগ্রামের আড়তদার ব্যবসায়ীদের প্রায় ২০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন কাঁচা চামড়া আড়তদার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মুসলিম উদ্দিন বলেন আড়তদারদের কাছে মজুত লবণযুক্ত কাঁচা চামড়া ইতিমধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। সরকারনির্ধারিত দরে ট্যানারিগুলো লবণযুক্ত চামড়া কিনেছে। নগদে বাকিতে মিলিয়ে চামড়া বিক্রি হয়েছে। নগরীর বাইরে প্রায় ১ লাখ পিস কাঁচা চামড়া অবিক্রীত অবস্থায় রয়েছে। ট্যানারিগুলো আগের বকেয়া টাকা পরবর্তীতে কিস্তিতে পরিশোধের আশ্বাস দিয়েছে।ইত্তেফাকএমআর
|
Bangla_fin_news_articles/1028.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1028,দেশের ফ্যাশন ব্র্যান্ডের অগ্রযাত্রায় মাইলফলক আরময়ের,2021-08-15,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আজ দেশের অন্যতম উইমেন অনলাইন ক্লথিং শপ আরময়ের। চলমান রীতিকে চ্যালেঞ্জ জানানো এবং উদ্ভাবনতাদের এই অবস্থানে আসার পেছনে এ দুটিই প্রধান কারণ।২০১৭ সালে নাজিয়া হাসান এই অনলাইন ব্রান্ডটি প্রতিষ্ঠা করেন। একটি ছোট ফেসবুক ভিত্তিক অনলাইন স্টোর হিসাবে তাদের যাত্রা শুরু করেছিলো। আরময়ের মহিলাদের শাড়ি সালোয়ার কামিজ কুর্তি শাড়ি ও বাচ্চাদের ড্রেস নিয়ে কাজ শুরু করে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে তারা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান।পরর্বতীতে তাদের গ্রাহকদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ব্যাবসার পরিধি বৃদ্ধি করে প্রথম বনানীতে ২০১৮ সালে প্রথম শোরুম নেন। বর্তমানে পিংক সিটি শপিং মল ও উত্তরা জমজম টাওয়ারে তাদের দুটি শোরুম আছে। ২০২০ সালে নিজেদেরকে একটি লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। বর্তমানে আরময়ের এ মহিলাদের সুজ জুয়েলারি ও পোশাকের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সকল জিনিস পাওয়া যায়।আরময়েরএর প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান নাজিয়া হাসান এবং ব্যবস্থপনা পরিচালক সায়মা হারার লক্ষ্য ছিলো মার্জিত রুচিশীল ও ট্রেন্ডি পোশাককে এমন ভাবে মানুষের দোরগোড়ায় কাছে পৌঁছে দেওয়া যেন ঘরে বসে স্বল্প মূল্যে নিত্য নতুন ও ফ্যাশনেবল কাপড় সাচ্ছন্দের সাথে পরতে পারে। যেটি তারা আজ পেরেছেনআরময়েরএর মাধ্যমে।আরময়েরএর বিশেষ দিক হলো দেশি ও বিদেশি সব ধরনের কাপড়ই আরময়ের এ সহজলভ্য। দেশের বিভিন্ন শপে যেখানে একটি নির্দিষ্ট ধাঁচেই প্রোডাক্ট বিক্রি করে সেখানে আরময়ের ব্যাতিক্রম কিছু পন্থায় প্রোডাক্ট বিক্রি করে।আজকাল অনেক ফ্যাশন ব্র্যান্ড তৈরি হচ্ছেকিন্ত ইন্ডাস্ট্রিতে সবাই টিকে থাকতে পারছে না। কিন্তু আরময়ের এখনও এগিয়ে যাচ্ছে এবং সমসাময়িক ফ্যাশনের প্রতি তাদের উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ব্যবসায় ব্যাপক উন্নতি করছে। ব্র্যান্ডটি এত নির্ভরযোগ্য এবং আশ্চর্যজনক ভাবে জনপ্রিয় হওয়ার অন্যতম কারণই হচ্ছে তাদের নতুন উদ্ভাবন এবং চলমান রীতিকে চ্যালেন্জ জানানো।বর্তমানে তাদের ফেসবুকে ৫.৫ লক্ষ্যধিক ফলোয়ারস আছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি
|
Bangla_fin_news_articles/1029.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1029,শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ তদারকি করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2021-08-13,রেজাউল হক কৌশিক,করোনায় ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ করার জায়গা পাচ্ছে না। এজন্য অনুৎপাদনশীল অনেক খাতে টাকা ঢালছে ব্যাংকগুলো। মূলত তহবিল ব্যবস্থাপনার খরচ উঠাতে কিংবা বাড়তি লাভের আশায় ব্যাংকগুলো এ কাজ করছে যা ব্যাংকের জন্য ঝুঁকি তৈরি করবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আবার অলস টাকা বেশি থাকায় সে টাকার অপব্যবহারও হতে পারে বলে আশঙ্কা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বেশকিছু উদ্যোগ নিয়েছে। এবার শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ তথ্য তদারকির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে দৈনিক ভিত্তিতে ব্যাংকগুলোকে মুদ্রাবাজারের তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে জানাতে হবে। এমনকি ব্যাংকগুলোর নিজস্ব ও সাবসিডিয়ারিসহ দৈনিক কোথায় কী পরিমাণ বিনিয়োগ হচ্ছে তাও জানাতে হবে। প্রতি কার্যদিবসের তথ্য বিকাল ৫টার মধ্যে পাঠাতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীকে চিঠি দিয়ে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা জানান করোনা সংক্রমণের প্রভাব মোকাবিলায় সরকারি প্রণোদনার আওতায় কম সুদের ঋণের একটি অংশ অন্য খাতে চলে যাচ্ছে। যেমন শেয়ারবাজার জমি ফ্ল্যাট কেনাসহ অনুত্পাদনশীল খাতে যাচ্ছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক তথ্য পেয়েছে। এ কারণে গত ২৫ জুলাই সব ব্যাংকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করা হয়। এছাড়া প্রণোদনার আওতায় ঋণের ব্যবহারসহ বিভিন্ন তথ্য চেয়ে পরবর্তী সময়ে আরো একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ঋণের সঠিক ব্যবহার যাচাইয়ের জন্য মাঠ পর্যায়ে পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। সর্বশেষ দৈনিক ভিত্তিতে মুদ্রাবাজারে লেনদেন ও বিনিয়োগের তথ্য নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ...ব্যাংকগুলোতে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে মুদ্রাবাজারে দৈনিক লেনদেনের তথ্য সংযুক্ত ছক অনুযায়ী পাঠাতে হবে। দৈনিক ভিত্তিতে বিকাল ৫টার মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগে এ তথ্য দিতে হবে। এক্ষেত্রে প্রতিদিনের নিজস্ব বিনিয়োগের তথ্য পাঠাতে হবে। যেখানে নতুন বিনিয়োগ মোট বিক্রয়মূল্য সেল ভ্যালু ও নেট এক্সপোজার পাঠাতে হবে। প্রতিদিনের মার্জিন ঋণের পরিমাণ স্থিতি ও সমন্বয় জানাতে হবে। এছাড়া নিজস্ব ও সাবসিডিয়ারিতে প্রতিদিনের ঋণসীমা তহব��ল ছাড় তহবিল সমন্বয় এবং নেট এক্সপোজারের তথ্য দিতে হবে।প্রসঙ্গত বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে গত জুন পর্যন্ত ব্যাংক খাতে উদ্বৃত্ত তারল্য রয়েছে ২ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে একবারে অলস পড়ে আছে ৬২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ কোথায় বিনিয়োগ করবে সে বিষয়ে উপায়ান্তর করতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে অনুত্পাদনশীল খাতে বিনিয়োগ করার মতো সিদ্ধান্ত নিচ্ছে ব্যাংকগুলো।ইত্তেফাকজেডএইচডি
|
Bangla_fin_news_articles/1030.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1030,কমলো চালের আমদানি শুল্ক,2021-08-13,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,বাজারে মূল্য স্থিতিশীল রাখতে চালের আমদানি শুল্ক ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করেছে সরকার। এই সুবিধা আগামী আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত বহাল থাকবে।বৃহস্পতিবার ১২ আগস্ট এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এর আগে গত বছর দাম বাড়তে থাকায় তা নিয়ন্ত্রণে ও আমদানি উৎসাহিত করতে চালের আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশে নামানো হয় যার মেয়াদ গত এপ্রিলে শেষ হয়। এরপর আর মেয়াদ বাড়ানো হয়নি। ফলে মে মাস থেকে যথারীতি ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ শুল্ককর পরিশোধ করে চাল আমদানি করতে হতো। প্রয়োজনে শুল্ক কমিয়ে চাল আমদানি খাদ্যমন্ত্রী ..চাল আমদানি শুল্ককর কমানোর অনুরোধ জানিয়ে গত ৬ জুলাই এনবিআরকে চিঠি দেয় খাদ্য মন্ত্রণালয়। এর প্রেক্ষিতে আজ প্রজ্ঞাপন জারি করলো এনবিআর। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে চাল আমদানিতে ১৫ শতাংশ কাস্টমস ডিউটি ছাড়াও ৫ শতাংশ অ্যাডভান্স ট্যাক্স এটি ও ৫ শতাংশ অ্যাডভান্স ইনকাম ট্যাক্স এআইটি পরিশোধ করতে হবে। এই সুবিধা কেবলমাত্র বয়েল্ড ও নন বয়েল্ড আতপ চালের ক্ষেত্রে দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে বাসমতি বা অন্য কোনো ধরনের চাল আমদানিতে এই সুবিধা পাওয়া যাবে না।ইত্তেফাকজেডএইচডি
|
Bangla_fin_news_articles/1031.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1031,কাহারোলে সুগন্ধি জাতের ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক,2021-08-12,কাহারোল দিনাজপুর সংবাদদাতা,শ্রাবণের শেষ সপ্তাহে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি হওয়ায় কাহারোলে এখন সুগন্ধি ব্রি ধান৩৪ আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন আমন চাষিরা।কাহারোল কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৩ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে সুগন্ধি ব্রি ধান৩৪ আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বোরো মৌসুমে ধানের ফলন ও দাম ভালো পাওয়ায় এবার আমন আবাদে ঝুঁকেছেন চাষিরা। চাষি মো. মফিজ উদ্দীন জানান তিনি ১২ বিঘা জমিতে সুগন্ধি ব্রি ধান৩৪ জাতের ধান আবাদ করছেন। কাহারোল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আবু জাফর মো. সাদেক জানান কৃষকদের আমন চাষে সব প্রকার সহযোগিতা ও পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।ইত্তেফাকএমআর
|
Bangla_fin_news_articles/1032.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1032,ডিএসইতে সামান্য উত্থান হলেও সিএসইতে পতন,2021-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগের কার্যদিবস কিছুটা পতন হলেও গতকাল বুধবার কিছুটা উত্থানে শেষ হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারের লেনদেন। গতকাল সূচক বাড়লেও লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বেশির ভাগের শেয়ার ও ইউনিট দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক কিছুটা কমেছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইতে ব্যাপক অস্থিরতা ছিল। তবে দিনশেষে মূল্য সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। গতকাল লেনদেনের শুরুতে ডিএসইতে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমে যায়।ফলে প্রথম ১০ মিনিটের লেনদেনে ডিএসইর প্রধান সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে যায়। তবে কয়েক মিনিটের মধ্যে ঘুরে দাঁড়ায় বাজার। লেনদেনে অংশ নেওয়া একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ায় ১০টা ৩০ মিনিটে ডিএসইর প্রধান সূচক ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। অবশ্য সূচকের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বেশি সময় স্থায়ী হয়নি। বেলা ১১টার পর আবার শেয়ারবাজারে ব্যাপক দরপতন দেখা দেয়। দেখতে দেখতে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান পতনের তালিকায় চলে যায়। এতে একপর্যায়ে ডিএসইর প্রধান সূচক ৬০ পয়েন্ট পড়ে যায়।এ পরিস্থিতিতে লেনদেনের শেষ দিকে বড় মূলধনের কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ে। ফলে বড় পতন থেকে বের হয়ে মূল্য সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দিনের লেনদেন শেষ হয়। সূচক মূলধনে নতুন রেকর্ড ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন ....দিনের লেনদেন শেষে গতকাল ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৬২৩ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই৩০ সূচক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৩৯৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সবকটি মূল্য সূচক বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। সব খাত মিলে বাজারটিতে ১১১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে ২৩৬টির দাম কমেছে ও ২৯টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে দিনভর লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ২১২ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় দুই হাজার ৮৪০ কোটি ১১ লাখ টাকা। লকডাউনে আরো সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ফিরেছে শেয়ারবাজারে ....সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৬২৭ কোটি ২২ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ২০০ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আইএফআইসি ব্যাংকের ৯৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৬৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে মালেক স্পিনিং।অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪ দশমিক ২৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ২৭৭ দশমিক ৬১ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ৩১৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯১টির দর বেড়েছে কমেছে ১৮৪টির আর ৪৩টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৮৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।ইত্তেফাকএএএম
|
Bangla_fin_news_articles/1033.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1033,ব্যাংক চালাতে স্বাধীনতা চান এমডিরা,2021-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্বাধীনভাবে ব্যাংক চালাতে চান বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা এমডি। তারা মনে করেন আমানত ও ঋণের সুদহার বাজার ব্যবস্থাপনা অনুযায়ী পরিচালিত হবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক যদি সুদের হার বেঁধে দেয় তাহলে ব্যাংক পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়ে। সম্প্রতি আমানতে সুদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দেশনা দেয় যে মেয়াদি আমানতের সুদের হার মূল্যস্ফীতির সুদের হারের নিচে হতে পারবে না।বর্তমানে মূল্যস্ফীতির সাড়ে ৫ শতাংশের মতো। অর্থাৎ আমানতের সুদের হারও হবে সাড়ে ৫ শতাংশ। গতকাল বুধবার ১১ আগস্ট বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর এমডিদের ব্যাংকার্স সভায় এ দাবি করেন এমডিরা। তারা বলেন বাজারের চাহিদা অনুযায়ী ঋণের সুদহার কমে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণের সুদহার ৯ শতাংশ নির্ধারণ করে দেওয়া হলেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৭ শতাংশও ঋণ দিতে হচ্ছে। এটা বাজার অর্থনীতির নিয়ম অনুযায়ীই হয়েছে। অন্যদিকে আমানতের সুদহার যদি সাড়ে ৫ শতাংশে বেঁধে দেওয়া হয় তাহলে তহবিল ব্যবস্থাপনা ও অন্যান্য খরচ বাদ দিয়ে ব্যাংক চালানোই কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে। কারণ বেশির ভাগ ব্যাংকেরই ব্যক্তি আমানত ও মেয়াদি আমানত ৩০ শতাংশের বেশি। অন্যদিকে এখন ব্যাংকগুলো মানুষের দোরগোড়ায় যাচ্ছে। ব্রাঞ্চ ব্যাংকিং বা ক্ষুদ্র পর্যায়ে কার্যক্রম চালাতে ব্যাংকের খরচ এখন বেশি হচ্ছে। এজন্য আমানতে যদি সুদ বেশি দেওয়া লাগে তাহলে ব্যাংক লোকসান করবে। এমন পরিস্থিতিতে সুদের হার নির্ধারণের প্রজ্ঞাপন যাতে বাস্তবায়ন না করা লাগে এমন আবদার করেছেন ব্যাংকগুলোর এমডিরা। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বেশির ভাগ আমানতই যখন ব্যক্তি পর্যায়ের তাহলে আমানতে সুদ কম দেওয়া মানে তাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। অন্যদিকে স্পন্সর বা ব্যাংক পরিচালকদের বেশি করে ডিভিডেন্ড দিয়ে তাদের লাভবান করা হচ্ছে যেখানে পরিচালকেরা ৩৫ ভাগ ডিভিডেন্ড পাচ্ছেন। সেখানে যদি সাধারণ আমানতকারীরা ৩ শতাংশ পান তাহলে তাদের সঙ্গে বৈষম্য ছাড়া আর কিছু নয়।এমডিদের জোরাজুরির কারণে গভর্নর ফজলে কবির বলেন এ বিষয়ে আরও কাজ করার আছে। সঞ্চয়পত্রের মতো সুদহারের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধাপ করা যায় কি না সে বিষয়েও চিন্তা করা হচ্ছে। তবে গতকালের সভায় এ বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়ন���। বরাবরের মতো এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। জানা গেছে ২০২০ সালে ব্যাংকগুলো ১০ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকার নিট মুনাফা করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে এর ১ শতাংশ হিসাবে ১০৮ কোটি টাকা বিশেষ সিএসআর করতে হচ্ছে। এ বিষয়ে অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রণোদনার আওতায় বড় শিল্পে ৩৩ হাজার কোটি টাকা এবং সিএমএসএমই খাতের ২০ হাজার কোটি টাকার নতুন বরাদ্দ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া সিএমএসএমই খাতে প্রথম বছর ১৫ হাজার ৩৮৭ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে যা মোট লক্ষ্যমাত্রার ৭৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এক্ষেত্রে শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকারী ১৬টি ব্যাংক ও পাঁচটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে আজকের সভা থেকে প্রশংসাপত্র দেওয়া হয়েছে। আর ৪০ শতাংশের কম বিতরণ করা ব্যাংকগুলোকে কারণ দর্শানোর নোটিশের বিষয়টি উত্থাপন করা হয়।ইত্তেফাকএমএএম
|
Bangla_fin_news_articles/1034.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1034,তিন সপ্তাহ সময় পেলো ইভ্যালি,2021-08-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,কাস্টমারের দেনাপাওনাসহ সার্বিক তথ্য দেওয়ার জন্য ইকর্মাস প্রতিষ্ঠান ইভ্যালিকে তিন সপ্তাহ সময় বেধে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আজ বুধবার ১১ আগস্ট বিকালে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটির প্রথম বৈঠক শেষে এ কথা জানান মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান।তিনি বলেন আমরা ইভ্যালিকে চিঠি দিয়েছিলাম ১৯ জুলাই। তারপরে তারা ৩১ তারিখ জবাব দিয়ে চিঠি দিয়েছে এতে সেখানে ১২ দিন সময় চলে গেছে। এখন এই মাসে আরও ১১ দিন গেছে। আজ আমরা বৈঠকে সব কিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের তিন সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে।হাফিজুর রহমান আরও বলেন তিন সপ্তাহের তিন থেকে পাঁচদিনের মধ্যে প্রথমে সম্পদ এবং দায় সম্পর্কিত তথ্য গ্রাহকদের দেনাপাওনার তথ্যের জন্য ৭ দিনের মতো হতে পারে এবং মার্চেন্টদের তথ্য দেয়ার জন্য তিন সপ্তাহ হতে পারে। . ........তিনি বলেন ইভ্যালি দেনা কীভাবে পূরণ করবে কাস্টমারের দেনা কীভাবে পরিশোধ করবে সেটির বিষয়ে জানতে চেয়ে আমরা চিঠি দিয়েছিলাম। সে বিষয়ে ০১ আগস্ট তারিখ তাদের চিঠি রিসিভ করেছি। তাদের তথ্য তৈরি করতে ৬ মাস সময় লাগবে বলে আমাদের জানিয়েছে। তারা বলেছে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের চুক্তি করেছে। এরমধ্যে ২০০ কোটি টাকা পেয়েছে।তাদের দাবি অনুযায়ী ৬ মাসের মধ্যে নিয়মিত তারা পণ্য ডেলিভারি দেবে বলে জানিয়েছে। তারা ১৫ দিন অন্তর অন্তর তথ্য জানাবে। তবে তারা বলছে ৬ মাসের মধ্যে থার্ড পার্টি দিয়ে অডিট করে রিপোর্ট দেবে।এর আগে গত রবিবার ৮ আগস্ট ইভ্যালির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে মো. হাফিজুর রহমানকে প্রধান করে ৯ সদস্যের আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তথ্যপ্রযুক্তি আইসিটি বিভাগ বাংলাদেশ ব্যাংক জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রতিনিধিরা কমিটিতে থাকছেন। এ ছাড়া থাকছেন কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানজীব উল আলম। কমিটির কার্যপরিধির মধ্যে রয়েছে ইভ্যালির ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ অন্যান্য ইকমার্স প্রতিষ্ঠান নিয়ে আলোচনা এবং বিবিধ। ইভ্যালির কার��যক্রম নিয়ে গত ১৯ জুলাই কারণ দর্শানেরা নোটিশ প্রদান করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার পর ইভ্যালি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে ছয় মাস সময় চেয়ে আবেদন করে। ওই নোটিশে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয় গত ১৪ মার্চ পর্যন্ত গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছে মোট ৪০৭ কোটি টাকা দায়ের বিপরীতে ইভ্যালির কাছে মাত্র ৬৫ কোটি টাকা চলতি সম্পদ কেন বাকি টাকা ইভ্যালির কাছে থাকলে বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে না থাকলে দিতে হবে পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা। ইভ্যালি কারণ দর্শানোর নোটিশের পরিপূর্ণ জবাব দিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে ছয় মাস সময় চেয়ে ১ আগস্ট আবেদন করে।ইত্তেফাকআরকে
|
Bangla_fin_news_articles/1035.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1035,অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘ইয়ুথ কার্নিভাল ২০২১’,2021-08-11,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আসন্ন আন্তর্জাতিক যুব দিবসকে কেন্দ্র করে ইম্যাক সেন্টার ও স্কিলস ফর লাইফের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ইয়ুথকার্নিভাল২০২১। আগামী ১২ই আগস্ট ভার্চুয়াল মাধ্যমে সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে তারুণ্যনির্ভর উৎসবটি ।আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পর্কে ইম্যাক সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা প্রকৌশলী আব্দুল কাদের আতিক বলেন উৎসবে যোগদান করার জন্য ইতোমধ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে দুইশতাধিক তরুণ শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন। তরুণদেরকে আগামীর জন্য দক্ষ করে গড়ে তুলতে এবং তাদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করতে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখবেন বাংলাদেশ সোশ্যাল ইনোভেশন ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা আলী আকবর আশা করপোরেট আস্কএর সিইও নিয়াজ রহমান ভারতের বিখ্যাত তরুণ করপোরেট ট্রেইনার তানভি আজমিরা স্টার সিনেপ্লেক্সের মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান লায়লা নাজনীন এক্সিলেন্স বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বেনজির আবরার জাস্ট স্টোরিজ লিমিটেডের সিইও বৃতী সাবরিন বিআইওএসডিএর প্রতিষ্ঠাতা হাসিবুর রহমান ইগনাইট ইউথ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জহিরুল ইসলাম এবং আন্তর্জাতিক ইয়ুথ কনফারেন্সের রিজিওনাল স্পিকার মোক্তার হোসেন প্রমুখ। কার্নিভালের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে রয়েছে বাংলাদেশ ইয়ুথ অর্গানাইজেশন ফর স্কিলস ডেভেলপমেন্ট ইয়ুথ এঙ্গেজমেন্ট পার্টনার হিসেবে রয়েছে রোটার্যাকট ক্লাব অফ নারায়ণগঞ্জ মিড সিটি এবং লিও ক্লাব অব চট্টগ্রাম খাতুনগঞ্জ মিডিয়া পার্টনার হিসেবে রয়েছে বাংলা অবজারভারসবঙ্গ লাইভ আজকের তাজা খবর এবং মানব কল্যাণ ডট কম ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে রয়েছে পজিটিভ ভাইবস ৩৬০। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করবেন স্কিলস ফর লাইফএর পাবলিক রিলেশন ও কমিউনিকেশন প্রধান তাহমিনা আক্তার সুপ্তি।ইত্তেফাকজেডএইচডি
|
Bangla_fin_news_articles/1036.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1036,আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও চলবে স্বাভাবিক কার্যক্রম,2021-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আজ বুধবার থেকে ব্যাংকের মত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে। নতুন সূচি অনুযায়ী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অফিস খোলা থাকবে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে বুধবার থেকে আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য অফিস সময়সূচি হবে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। অফিসের কর্মপরিবেশে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার পাশাপাশি সব ক্ষেত্রে মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে এবং যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন ১৯৯৩ এর ১৮ ছ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ নির্দেশনা জারি করেছে।ইত্তেফাকএমআর
|
Bangla_fin_news_articles/1037.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1037,জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কমে হয়েছে ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ,2021-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এক মাসের ব্যবধানে জুলাই মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা নিম্নমুখী লক্ষ্য করাগেছে। জুন মাসে ৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ থাকার পর জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশে। এ সময় খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উভয় খাতে মূল্যস্ফীতির হার কমেছে।গতকাল মঙ্গলবার একনেক সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন গত জুনের বিধিনিষেধে নিত্যপণ্য পরিবহনে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছিল। ফলে জুনে সব খাতেই মূল্যস্ফীতির হার ঊর্ধ্বমুখী ছিল।জুনের তুলনায় জুলাইয়ে সব কিছুর দাম স্বাভাবিক থাকায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। অন্যান্য মাসে মূল্যস্ফীতির এক খাতে কমলে আরেক খাতে বাড়ে কিন্তু জুলাইয়ে সব খাতেই মূল্যস্ফীতি কমেছে। সব মিলিয়ে খাদ্যে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ যা জুনে ছিল ৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত খাতে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৮০ শতাংশ যা জুন মাসে ছিল ৫ দশমিক ৯৪ শতাংশ। টাকা যাচ্ছে ব্যাংকের পরিচালকদের পকেটে ....ছবি সংগৃহীতমূল্যস্ফীতির হ্রাসবৃদ্ধি পর্যালোচনা করে বিবিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এক মাসের ব্যবধানে খাদ্যপণ্য যেমনডিম ব্রয়লার মুরগি বেগুন মিষ্টিকুমড়া চালকুমড়া পটোল চিচিঙ্গা পেঁপে ঢ্যাঁড়শ শসা গাজর লেবু ইত্যাদির মূল্য কমেছে। তবে লাউ টম্যাটো কচুরমুখি পেঁয়াজ আদা রসুন এলাচ দারুচিনি জিরা ইত্যাদির দাম বেড়েছে। এছাড়া খাদ্যপণ্য যেমনআটা ময়দা চিনি লবণ নুডলস ইত্যাদি এবং খাদ্যবহির্ভূত ভোগ্যপণ্য যেমন পোশাকাদি ওষুধ ইত্যাদির মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।শহর ও গ্রামের মূল্যস্ফীতির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় গ্রামীণ অঞ্চলে জুন মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ যা জুলাইয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ। অন্যদিকে শহরাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ২৯ শতাংশ থেকে কমে ৫ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।ইত্তেফাকএএএম
|
Bangla_fin_news_articles/1038.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1038,আজ থেকে চেক ক্লিয়ারিংয়ে নতুন সময়সূচি,2021-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করোনা প্রতিরোধে চলমান কঠোর বিধিনিষেধ আজ বুধবার থেকে শিথিল করা হয়েছে। আজ থেকে স্বাভাবিক নিয়মে ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে। এ সময় নিরবচ্ছিন্ন ব্যাংকিং সেবা অব্যাহত রাখতে আন্তঃব্যাংক চেক নিষ্পত্তির নতুন সময়সূচি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগ এসংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে।নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকে স্থাপিত রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট বা আরটিজিএস স্বয়ংক্রিয় চেক নিকাশ ঘর বাংলাদেশ অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউজবিএসিএইচ বা ব্যাচ এবং বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক বিইএফটিএনএই তিন প্ল্যাটফরমের কার্যক্রম চালু থাকবে। এসব সেবার মাধ্যমে এক শাখা থেকে অন্য শাখায় বা অন্য ব্যাংকের গ্রাহককে অর্থ পরিশোধ ও স্বয়ংক্রিয় চেক নিষ্পত্তি করে থাকে। আজ থেকে চেক ক্লিয়ারিংয়ে নতুন সময়সূচি ....এছাড়া বিএসিএইচের মাধ্যমে হাই ভ্যালু চেক ৫ লাখ টাকার বেশি এবং রেগুলার ভ্যালু চেকের ৫ লাখ টাকার কম নিকাশ ব্যবস্থার নতুন সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। ৫ লাখ টাকার বেশি অঙ্কের চেক ক্লিয়ারিংয়ের জন্য দুপুর ১২টার মধ্যে পাঠাতে হবে। এসব চেক বেলা ৩টার মধ্যে নিষ্পত্তি হবে। আর যে কোনো রেগুলার চেক দুপুর সাড়ে ১২টার মধ্যে ক্লিয়ারিং হাউজে পাঠাতে হবে। এসব চেক বিকেল ৫টার মধ্যে নিষ্পত্তি হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই সময়ে চেক ক্লিয়ারিং করবে বিএসিএইচ। আরটিজিএসের লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। তবে কাস্টমস শুল্ককরাদি ফি চার্জ প্রভৃতি পরিশোধ ও আন্তঃব্যাংক লেনদেন আরটিজিএসের মাধ্যমে বিকেল ৫টা পর্যন্ত পরিশোধ করা যাবে। বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক বিইএফটিএন সেবা আগের নিয়মে চলবে বলে নির্দেশনায় বলা হয়েছে।ইত্তেফাকএমআর
|
Bangla_fin_news_articles/1039.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1039,প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবসায় প্রশাসন শিক্ষার গুরুত্ব বাড়ছে,2021-08-10,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দিন দিন ব্যবসায় প্রশাসন শিক্ষার গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। উচ্চশিক্ষার জন্য ব্যবসায় প্রশাসন এখন শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকায় অন্যতম। সময়ের সঙ্গে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি দেশীয় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মপরিধি প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ব্যবসায় প্রশাসনে একজন স্নাতক বিবিএ তার কর্মজীবনে আকর্ষণীয় বেতন উন্নত সুযোগসুবিধা ছাড়াও সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটিয়ে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদগুলোতে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন। কাজ করছেন বিশ্বব্যাংক থেকে শুরু করে অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায়।প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবসায় প্রশাসন শিক্ষায় ভূমিকা রাখছে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩টি অনুষদের অধীনে মোট ৪টি বিভাগ চালু রয়েছে। এর মধ্যে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ অন্যতম। এ অনুষদের অধীনে রয়েছে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিবিএ ও মাস্টার্স অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এমবিএ।ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিরআইএসইউ এর উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান বলেন ভবিষ্যতের ভালোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সাবজেক্টই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই ক্ষেত্রে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সামনের সারির। অন্যান্য বিষয়ের চেয়ে বিবিএতে ক্যারিয়ার গড়া সহজ ও সুযোগ বেশি। এই বিষয়ে অনেক স্নাতক বহুজাতিক কোম্পানিতে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন। যে সুযোগ করে দিচ্ছে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়। বিবিএতে তাত্ত্বিক বিষয়ের চেয়ে ব্যবহারিক বা প্রায়োগিক বিষয় বেশি প্রয়োজনীয়। তাই আমরা এধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করে যাচ্ছি।বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের শিক্ষার্থীবৃন্দ দুই ধরনের কাজ করতে পারেন। উদ্যোক্তা হয়ে নিজের মতো কাজ করা নয়তো অন্যের অধীনে চাকরি করা। উদ্যোক্তা হতে আর্থিক মূলধন দরকার হওয়াতে পড়াশুনা শেষে বিশেষায়িত কোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করাই থাকে এই বিষয়ের শিক্ষার্থীদের মূল লক্ষ্য। সফল ব্যাংকার হওয়ার জন্যও অনেকে বিবিএতে পড়েন। বিভাগ সংশ্লিষ্টরা বলছেন চাকরির ক্ষেত্রে ব্যবসায় প্রশাসনের একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষা স্তর তাঁর অন্যান্য যোগ্যতা উপর নির্ভর করে। দেখা যায় একজন ব্যক্তির স্নাতক বা মাস্টার ডিগ্রী আছে। কিন্তু অন্যজনের স্নাতকের পাশাপাশি কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে। সে কর্মদক্ষতা প্রমাণ করেছে। তখন নির্দিষ্ট চাকরির জন্য যোগ্যতার বিচারে সে এগিয়ে যাবে। আমাদের সরকারিবেসরকারি অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএর শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ থাকে না। হাতেকলমে অভিজ্ঞতার অভাবে পিছিয়ে পড়েন। এসব বিষয় চিন্তা করে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োজনীয়তাও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের উপযোগী দক্ষ ও যোগ্য মানবসম্পদ তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে।এ সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট বিভাগের চেয়ারর্পাসন অলি আহাদ ঠাকুর বলেন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের উপযোগী দক্ষ ও যোগ্য মানব সম্পদ তৈরির লক্ষ্যে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টকে সাজানো হয়েছে। প্রচলিত ধারণার বাইরে এবং আন্তর্জাতিক মানকে সামনে রেখে আমাদের বিভাগের পাঠ্যক্রম প্রস্তুত করা হয়েছে এবং সেই অনুযায়ী দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ ও আধুনিক পাঠদান পদ্ধতি নিশ্চিত করা হয়েছে। এর পাশাপাশি শিক্ষার্থী ও শিক্ষকবৃন্দের গবেষণা কার্যক্রমকে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরণের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। এই ধারাবাহিকতায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দেশি ও বিদেশী বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সুসম্পর্ক স্থাপন ও পারস্পরিক সহযোগিতা বজায় রেখেছে। এছাড়াও স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপ ও যোগ্যতাসম্পন্ন গ্রাজুয়েটদের চাকরি দিতে প্রস্তুত করা হয়।পুরো ক্যাম্পাসে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা সিসিটিভি মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর সুবিধা সংবলিত ক্লাসরুম অত্যাধুনিক ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাব ওয়াইফাই সংযোগসহ সকল প্রকার আধুনিক সুযোগসুবিধা বিদ্যমান। ধূমপানমুক্ত এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশ। বিশ্ববিদ্যালয় ভবনের ৮ম তলায় রয়েছে সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। এটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হওয়া শিক্ষার্থীদের পড়ার মনোযোগেও ব্যাঘাত ঘটে না। দেশের শীর্ষস্থানীয় পোশাক রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপ এর দুইকর্ণধার ও আইএসইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম মোশাররফ হুসাইন ও ভাইসচেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. আতিকুর রহমান বেসরকার�� বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। প্রতিষ্ঠাতারা বলছেন স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের ৩০টির ও অধিক সহযোগী প্রকল্পের মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি অন্যতম সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার ব্যাপারে তাঁরা অঙ্গীকারবদ্ধ। শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় কর্মদক্ষতার কথা চিন্তা করে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে আইইউএসি ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এ্যাসুরেন্স সেল গঠন করে। ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি গবেষণাকে গুরুত্ব দিয়ে সম্প্রতি আইএসইউ সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড পাবলিকেশন নামে একটি গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছে যার অধীনে দুটি আন্তর্জাতিক মানের জার্নাল প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা রয়েছে।ইত্তেফাকজেডএইচডি
|
Bangla_fin_news_articles/1040.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1040,তালায় কাজু বাদাম চাষে সাফল্য,2021-08-10,গাজী জাহিদুর রহমান তালা সাতক্ষীরা সংবাদদাতা,তালা উপজেলার শিবপুর গ্রামের কাজু বাদাম চাষ করা হচ্ছে। ঐ গ্রামের মো. রফিকুল ইসলাম এই কাজু বাদাম চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। কাজু বাদাম সাধারণত খাগড়াছড়ির নারানখাইয়া পানখাইয়াপাড়া কমলছড়ি জামতলী ও পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু কিছু এলাকায় চাষ হয়ে থাকে।তালা উপজেলায় ব্যাপকভাবে কাজু বাদাম চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন মো. রফিকুল ইসলাম। তিনি মিষ্টি পানির মৎস্য ঘেরের বেড়িবাঁধের ওপর রোপণ করেন পাঁচটি কাজু বাদাম গাছ। চাষ করার পর ফলন ধরেছে দুই বছর। কাজু বাদাম প্রক্রিয়াজাতকরণ শুরু করেছেন এই কৃষক। শুধু বীজ থেকে নয় কলম পদ্ধতিতে দ্রুত বংশবিস্তারের বিকাশ ঘটিয়েছেন। . ........অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য মো. রফিকুল ইসলাম জানান তিনি পাঁচ বছর আগে এই কাজু বাদামের চাষ করেন। গত দুই বছর গাছে কাজু বাদাম ধরেছে। কাজু বাদামের বীজগুলো চারা দেওয়ার জন্য রেখেছেন। বাড়িতে বীজ রোপণ করার পর নতুন চারাও গজিয়েছে। তাছাড়া কলম পদ্ধতিতে গাছের বংশবিস্তারের চেষ্টা করছেন বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজু বাদাম চাষের গবেষণা ও পিএইচডি অধ্যয়নরত কৃষিবিদ জাকিয়া সুলতানাকে দেখে এই কাজু বাদাম চাষের প্রতি উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। এই কাজু বাদাম চাষের জন্য তার কাছ থেকে কিছু বীজ এনে বাড়িতে চারা উৎপাদন করেন। তিনি বলেন শারীরিক উপকারিতার দিক থেকে কাজু বাদামের কোনো বিকল্প নেই। এতে প্রোটিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খনিজ এবং ভিটামিন রয়েছে। তবে কাজু বাদাম দামে একটু চড়া। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি কাজু বাদাম বিক্রি হয় ৮০০ থেকে ১০০ টাকায়। তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন জানান কাজু বাদাম একটি বিদেশি ফল। দেশে পাহাড়ি অঞ্চলে এই ফলের চাষ হয়ে থাকে। তালা উপজেলায় কাজু বাদামের চাষ হয়েছে অফিসের পক্ষ থেকে প্রদর্শনী প্লটও করা হয়েছে। গত বছর থেকে গাছে কাজু বাদাম ধরেছে। এই উপজেলায় কাজু বাদাম চাষের বিস্তার ঘটার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান এ কর্মকর্তা।ইত্তেফাকএমআর
|
Bangla_fin_news_articles/1041.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1041,নামমাত্র সুদে অলস টাকার গতি করছে ব্যাংকগুলো,2021-08-10,রেজাউল হক কৌশিক,করোনায় ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ করতে পারছে না। ফলে আমানত হিসেবে যা নিয়ে রেখেছে তা অলস পড়ে আছে। আর এর সঙ্গে প্রতি মাসেই রেমিট্যান্সের অর্থ যুক্ত হচ্ছে। এছাড়া সরকারঘোষিত প্রণোদনার অর্থও ব্যাংকের টাকা বাড়িয়েছে। এতে ব্যাংকগুলোতে অলস টাকার পাহাড় জমে গেছে। বর্তমানে ব্যাংকগুলোতে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা জমা আছে। আর একেবারেই অলস পড়ে আছে ৬০ হাজার কোটি টাকা।এত অলস টাকা ব্যাংকগুলোর জন্য কোনো কাজে আসছে না। এ কারণে অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যাংক বিনিয়োগ করছে যা ব্যাংকগুলোর জন্য ঝুঁকি তৈরি করে। এসব টাকার অপব্যবহার নিয়েও প্রশ্ন আছে। ফলে নামমাত্র সুদে ব্যাংকগুলো অলস টাকার একটা গতি করতে চায়। অন্যদিকে বাজারে বেশি টাকা চলে যাওয়ায় তা মূল্যস্ফীতি বাড়ার ঝুঁকি তৈরি করে। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকও ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে টাকা তুলে নিতে চায়।এমন পরিস্থিতিতে গতকাল সোমবার বাংলাদেশ বিলএর নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে যেখানে ব্যাংকগুলো ৬ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করার জন্য প্রস্তুত ছিল। তবে পদ্ধতিগত কারণে ২ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার গতি করতে পেরেছে। এসব টাকার বিপরীতে ব্যাংকগুলো বাত্সরিক সুদ পাবে মাত্র ৫৪ পয়সা বা ৭৫ পয়সা হারে। টাকা যাচ্ছে ব্যাংকের পরিচালকদের পকেটে ....ছবি সংগৃহীত।এত কম সুদে ব্যাংকগুলো কেন এই বিলের নিলামে অংশ নিচ্ছে সে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখত ইত্তেফাককে বলেন করোনার সময়ে ব্যাংকগুলো তো বিনিয়োগ করতে পারছে না। এতে ব্যাংকে অলস টাকা পড়ে থাকলে তো কিছুই পাওয়া যাচ্ছে না। এজন্য এই বিলের মাধ্যমে যা পাওয়া যায় তাই তো লাভ। এ কারণে ব্যাংকগুলো এই নিলামের প্রতি এত আগ্রহী।বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে গতকাল ৭ ও ১৪ দিন মেয়াদি বিলের প্রথম নিলামে ১৮ ব্যাংক প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়ার আবেদন করে। এর বিপরীতে বার্ষিক ১ শতাংশের কম সুদে ২ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা তুলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রথম নিলামে সাত দিন মেয়াদি বিলের মাধ্যমে বার্ষিক মাত্র শূন্য দশমিক ৫৪ শতাংশ তথা ৫৪ পয়সা সুদে তোলা হয়েছে ১ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা। আর ১৪ দিন মেয়াদি বিলে ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা তোলা হয়েছে শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ তথা ৭৫ পয়সা সুদে।ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলেন ��র্তমানে আন্তঃব্যাংক কলমানিতে সর্বনিম্ন সুদ ১ শতাংশ এবং আন্তঃব্যাংক রেপোতে শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ বার্ষিক সুদহার নির্ধারিত আছে। সর্বনিম্ন এই সুদে টাকা খাটানোর পরও অধিকাংশ ব্যাংকের কাছে অলস টাকা থাকছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তো আর এই টাকা বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করবে না। ফলে যেটুকু সুদ পাওয়া যাচ্ছে তাতেই ব্যাংকগুলো খুশি। বুধবার থেকে স্বাভাবিক নিয়মে ব্যাংকিং ....ফাইল ছবি।সর্বশেষ ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। ঐ দিন একটি ব্যাংক মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য ২ শতাংশ তথা ২ পয়সা সুদে সাত দিনের জন্য ১৫০ কোটি টাকা রেখেছিল। এরপর থেকে নিলাম বন্ধ ছিল। বাজারে উদ্বৃত্ত তারল্য বেড়ে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীকে চিঠি দিয়ে নিলামের বিষয়টি অবহিত করা হয়।এর আগে ২৯ জুলাই চলতি অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণায় বাংলাদেশ ব্যাংক জানায় অতিরিক্ত তারল্য আর্থিক খাতে বুদ্বুুদ তৈরি করলে তা তুলে নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। অতিরিক্ত তারল্যের কারণে মূল্যস্ফীতি বা সম্পদের দাম বেড়ে গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নীতি গ্রহণে দ্বিধা করবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে গত জুন পর্যন্ত ব্যাংক খাতে উদ্বৃত্ত তারল্য রয়েছে ২ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে একবারে অলস পড়ে আছে ৬২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। অলস এই অর্থের বিপরীতে কোনো সুদ পায় না ব্যাংক। এতে করে অধিকাংশ ব্যাংক এখন আমানত নিতে অনীহা দেখাচ্ছে। করোনা ভাইরাসের প্রভাব শুরুর পর বাংলাদেশ ব্যাংক গত বছর বাজারে তারল্য বাড়াতে নানা নীতিসহায়তা দিলেও ঋণের চাহিদা বাড়েনি। যে কারণে অলস অর্থ বাড়ছে।সাধারণভাবে নগদ জমার হার সিআরআর সংরক্ষণের পর ব্যাংকগুলোর ১০ থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা অলস থাকে। তবে করোনা শুরুর পর ২০২০ সালের জুন শেষে এর পরিমাণ ২৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। করোনায় ব্যাংকগুলোতে অলস টাকার পাহাড় ....ছবি সংগৃহীতসম্প্রতি ঘোষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে সিআরআরের অতিরিক্ত রিজার্ভ গত এক বছরে প্রায় তিন গুণ বেড়ে ৬২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। উদ্বৃত্ত তারল্যের পরিমাণ গত বছরের জুনের তুলনায় প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে।ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী প্রতিটি ব্যাংকের মোট দায়ের একটি অংশ বিধিবদ্ধ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখতে হয়। এর মধ্যে বর��তমানে নগদে রাখতে হয় সাড়ে ৪ শতাংশ যা সিআরআর হিসেবে বিবেচিত। করোনা শুরুর আগে গত বছরও সাড়ে ৫ শতাংশ সিআরআর রাখার বাধ্যবাধকতা ছিল। তবে বিভিন্ন বিল ও বন্ডের বিপরীতে বিধিবদ্ধ তারল্য বা এসএলআর রাখতে হচ্ছে আগের মতোই ১৩ শতাংশ।উদ্বৃত্ত তারল্যের মধ্যে সিআরআরে থাকা অলস অংশ বাদে বাকি অর্থ ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ হিসেবে থাকে। এই টাকা সরকারকে ঋণ হিসেবে দেওয়া হয়। ব্যাংকগুলোতে প্রচুর অর্থ থাকায় সুদের হার অনেক কমেছে। আমানতের গড় সুদহার নেমেছে ৪ দশমিক ১৩ শতাংশে। ঋণের গড় সুদহার ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশে নেমেছে।ইত্তেফাকএএএম
|
Bangla_fin_news_articles/1042.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1042,দ্রুত চাল আমদানির সিদ্ধান্ত সরকারের,2021-08-10,মুন্না রায়হান,করোনা মহামারিতে কর্মহীন শ্রমজীবী মানুষের সহায়তার ওএমএসসহ নানা কর্মসূচি চালুর ফলে কমছে সরকারের খাদ্যশস্যের মজুত। অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বোরো সংগ্রহ হচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে দ্রুত চাল আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে সরকারের খাদ্যশস্যের মজুত কমলে এক শ্রেণির অসতৎব্যবসায়ী এর সুযোগ নেয়। ইতিমধ্যে খুচরা বাজারে মোটা চালের কেজি ৫০ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এই দাম গত কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। তাই সরকার চাচ্ছে দ্রুত চাল আমদানি করে বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে।এছাড়া ওএমএসসহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে বছরে ১৫ থেকে ২০ লাখ টন চাল প্রয়োজন। সূত্র জানিয়েছে প্রাথমিকভাবে মজুত বাড়াতে বিদেশ থেকে ১০ লাখ টন চাল আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে চলতি বছর দেশে বোরোর বাম্পার ফলন হলেও অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে বোরো সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে সরকারের খাদ্যশস্যের মজুত পরিস্থিতির ওপর। বোরো মৌসুমে এবার ৬ লাখ ৫০ হাজার টন ধান এবং ১০ লাখ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ....ছবি সংগৃহীতপ্রতি কেজি ধানের দাম ২৭ টাকা সেদ্ধ ও আতপ চালের দাম যথাক্রমে ৪০ ও ৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়। গত ২৮ এপ্রিল থেকে ধান ও ৭ এপ্রিল থেকে চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত ৩ লাখ ৩০ হাজার ১৬৮ টন ধান ৭ লাখ ৯৫ হাজার ১৮৫ টন সেদ্ধ চাল ও ৬৩ হাজার ৬৫৫ টন আতপ চাল সংগ্রহ করা হয়েছে।এখনো ৩ লাখ ১৯ হাজার ৮৩২ টন ধান ও ১ লাখ ৪১ হাজার ১৮৭ টন চাল সংগ্রহ হয়নি। অথচ চলতি আগস্টেই বোরো সংগ্রহ অভিযান শেষ হচ্ছে।সংগ্রহ অভিযান সফল না হওয়ার শঙ্কার কথা জানিয়ে খাদ্য অধিদপ্তর সূত্র জানিয়েছে সরকার ধানচালের যে সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করেছে তারচেয়ে বাজারে ধানচালের দাম বেশি। তাই কৃষক ও মিলাররা সরকারের গুদামে ধানচাল সরবরাহে আগ্রহী নয়। তবে এই সূত্র জানিয়েছে বর্তমানে সরকারের গুদামে সাড়ে ১২ লাখ টন চাল মজুত আছে। দ্রুত চাল আমদানি করা হলে কোনো ধরনের সংকট তৈরি হবে না। গত অর্থবছরে ১৩ লাখ ৪৯ হাজার টন চাল আমদানি করা হয়েছিল বলে সূত্র জানায়।বাজারে মোটা চালের কেজি ৫০ টাকা ছাড়িয়েছেএদিকে চাল সিন্ডিকেট আবার ���ক্রিয় হয়ে উঠেছে। কোনো কারণ ছাড়াই অস্থির হয়ে উঠেছে চালের বাজার। গতকাল রাজধানীর বাজারে মোটা চালের দাম আরেক দফা বেড়েছে। গত সপ্তাহে মোটা চালের কেজি ৪৮ থেকে ৫২ টাকায় বিক্রি হলেও গতকাল তা সর্বোচ্চ ৫৫ টাকায় উঠেছে। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গতকাল তাদের দৈনন্দিন বাজার দরের প্রতিবেদনে দাম বাড়ার এ তথ্য তুলে ধরেছে।সরকারের এ বিপণন সংস্থাটির হিসেবেই গত বছর এই সময় প্রতি কেজি মোটা চালের দাম ছিল ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। এ হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে প্রতি কেজি মোটা চালে দাম বেড়েছে সাত থেকে আট টাকা। এতে বিপাকে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ।গতকাল বাজারে অন্যান্য চালের মধ্যে সরু চাল নাজিরশাইলমিনিকেট ৬০ থেকে ৬৮ টাকা ও মাঝারি মানের চাল পাইজামলতা ৫০ থেকে ৫৬ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়। ....ছবি সংগৃহীতসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বোরোর সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হলেও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কারণ করোনা সংকটের এই সময়েও দেশে চাল উৎপাদন বেড়েছে। গত বছর মার্চে দেশে করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর দুই বোরো মৌসুমেই ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে ২০২০২১ অর্থবছরে ৪৮ লাখ ৮৩ হাজার হেক্টর জমিতে রেকর্ড পরিমাণ ২ কোটি ৮ লাখ ৮৫ হাজার ২৬২ টন চাল উত্পাদন হয়েছে। যা গত কয়েক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। সরকারের গুদামে চালের মজুত কম থাকলেও অসত্ ব্যবসায়ীরা এই চাল মজুত করেছে।তারা এখন বাজারে সরবরাহ কমিয়ে সংকট তৈরি করে চালের দাম বাড়াচ্ছে। এই কারসাজি চক্রকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে পারলেই চালের বাজার স্থিতিশীল হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।ইত্তেফাকএএএম
|
Bangla_fin_news_articles/1043.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1043,সূচক মূলধনে নতুন রেকর্ড ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন,2021-08-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান মূল্য সূচকসহ বাকি দুটি সূচক গতকাল ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে। সেই সঙ্গে ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে বাজার মূলধন। লেনদেনও ইতিহাস সৃষ্টির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। প্রায় ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেনের দেখা মিলেছে শেয়ারবাজারে।বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে বিএসইসি অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতউল ইসলাম দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে গতি ফিরতে শুরু করে দেশের শেয়ারবাজারের। গড়তে থাকে একের পর এক নতুন নতুন রেকর্ড। গতকাল সোমবার ডিএসইতে ২ হাজার ৯৩৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে গতকালকে যে পরিমাণ লেনদেন হয়েছে তা ১০ বছর ৮ মাস ৪ দিন বা ২ হাজার ৫২৮ কার্যদিবসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এর আগে ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর গতকালকের চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল। ঐদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ২৪৯ কোটি ৫৭ লাখ টাকার। সাড়ে ৬ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়েছে ডিএসইর সূচক ....ডিএসইর সব সূচকেরও রেকর্ড গড়েছে। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩২ দশমিক ০৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬২৮ দশমিক ১৪ পয়েন্টে। ডিএসইর এই সূচকটি শুরুর দিন থেকে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চে অবস্থান করেছে। এর আগে সূচকটি গত ৫ আগস্ট সর্বোচ্চ স্থানে অবস্থান করছিল। সূচকটি ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি থেকে চালু হয়। গতকাল লেনদেন শেষে ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১২ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৫২ দশমিক ১১ পয়েন্টে। ডিএসই৩০ সূচক ৬ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৯২ দশমিক ৬২ পয়েন্টে। এ দুই সূচক অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চে অবস্থান করছে। এর আগে শরিয়াহ সূচক ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি ৯৪১ দশমিক ২৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই৩০ সূচক ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি ১ হাজার ৪৬০ দশমিক ৩০ পয়েন্টে চালু হয়েছে। বাজারের তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইতে গতকাল ৩৭৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৮১টির বা ৪৮ দশমিক ৪০ শতাংশের শেয়ারদর কমেছে ১৭৩টির বা ৪৬ দশমিক ২৬ শতাংশের এবং ২০টির বা ৫ দশমিক ৩৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে ডিএসইতে সব থে��ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১৫২ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ফার্মার ৭১ কোটি ৬০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৬০ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক। লকডাউনে আরো সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা ফিরেছে শেয়ারবাজারে ....এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে ন্যাশনাল পলিমার জিপিএইচ ইস্পাত এসএস স্টিল জিনেক্স ইনফোসিস মালিক স্পিনিং ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো এবং ফুওয়াং সিরামিক।অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০১ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ২৮৯ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ৩২১টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৭টির দর বেড়েছে কমেছে ১৪৪টির আর ২০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১২৮ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।ইত্তেফাকএএএম
|
Bangla_fin_news_articles/1044.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1044,বুধবার থেকে স্বাভাবিক নিয়মে ব্যাংকিং,2021-08-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ শিথিল করে আগামী বুধবার ১১ আগস্ট থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রায় সব কিছু খুলে দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। ওইদিন থেকে স্বাভাবিক নিয়মে ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে। এ সময় লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। আর ব্যাংক পরবর্তী আনুষঙ্গিক কাজ চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।আজ সোমবার ৯ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় করোনার কারণে ব্যাংক সেবা শাখা খোলা ও কর্মীদের বিষয়ে যেসব নির্দেশনা ছিলো আগামী বুধবার থেকে তার কোনোটাই কার্যকর থাকবে না। তবে অফিসের কর্মপরিবেশে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সেবা দিতে হবে। পাশাপাশি মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ২৮ জুন সীমিত ও পরে ১ জুলাই কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। তারপর ৪ জুলাই রবিবার ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ ছিলো। পরের রবিবার অর্থাৎ ১১ জুলাইও ব্যাংকের শাখা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ খোলা থাকছে ব্যাংক লেনদেন আড়াইটা পর্যন্ত ....পরে আবার করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে গত ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত কঠোর লকডাউন জারি করা হয়। লকডাউনের আওতায় সপ্তাহের রবিবার ও বুধবার ব্যাংক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাকি কার্যদিবসে ব্যাংক সকাল ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত খোলা রাখার সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।ইত্তেফাককেকে
|
Bangla_fin_news_articles/1045.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1045,দেশের ২৮তম গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান,2021-08-09,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,সিলেটের জকিগঞ্জে দেশের ২৮তম গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান পেয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ডপ্রোডাকশন কোম্পানি বাপেক্স। সোমবার ৯ আগস্ট জ্বালানি নিরাপত্তা দিবসের ওয়েবিনারে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।ওয়েবিনারে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আরও জানান বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে পাঁচটি গ্যাসক্ষেত্র এখনও দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির মূল ভিত্তি। নসরুল হামিদ জানান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশে প্রায় শতভাগ বিদ্যুতায়ন করেছে সরকার। এখন লক্ষ্য দেশে নিরবচ্ছিন্ন এবং সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি নিশ্চিত করা।বাপেক্সের অনুসন্ধানে পাওয়া গ্যাসক্ষেত্রে উত্তোলনযোগ্যগ্যাস মজুদ আছে ৫০ বিলিয়ন ঘনফুট। সেখান থেকে গ্রিডে দৈনিক ১০ মিলিয়ন যুক্ত হবে।ইত্তেফাকএসজেড
|
Bangla_fin_news_articles/1046.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1046,অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে সাড়ে ৪০০ কোটি টাকার ইনসেনটিভ বিতরণ,2021-08-09,জামাল উদ্দীন,দেশের চারটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক ও একটি বিশেষায়িত ব্যাংকের ইনসেনটিভ বোনাস বিতরণ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। হিসাবের মারপ্যাঁচে আয় দেখিয়ে এসব ব্যাংক কর্মীদের প্রণোদনা ভাতা দিলেও কার্যত ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থা সঙ্গিন। এমনকি লোকসানি হয়েও ইনসেনটিভ বোনাস প্রদান কতোটা যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি। কিন্তু কমিটির কাছে ব্যাংকগুলোর ব্যাখ্যা সন্তোষজনক হয়নি।আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সূত্র জানায় উল্লেখিত ব্যাংকগুলোর ইনসেনটিভ বোনাসের বিষয়ে কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেনি। ব্যাংক মুনাফা করলেই তো বোনাস দেওয়ার বিষয়টি আসবে। কিন্তু সে রকম কোনো তথ্য তাদের আর্থিক প্রতিবেদনে নেই। তবে বলা হয়েছে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম মেনেই দিয়েছে। কোনো কোনো ব্যাংক বলেছে তাদের সংঘবিধি এবং পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নিয়েই কর্মীদের মধ্যে প্রণোদনা ভাতা বিতরণ করা হয়েছে। মেয়াদি আমানতের সুদহার মূল্যস্ফীতির কম হবে না ....সূত্রমতে যেসব ব্যাংকের ইনসেনটিভ বোনাস নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী জনতা অগ্রণী রূপালী ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বিডিবিএল লিমিটেড। এসব ব্যাংকের ইচ্ছেমতো ইনসেনটিভ বোনাস দেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকও উদ্বেগ প্রকাশের পর অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ অতিরিক্ত সচিবদের সমন্বয়ে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। সম্প্রতি ঐ চার ব্যাংক ও বিশেষায়িত ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকগণ তদন্ত কমিটির কাছে তাদের ব্যাখ্যা প্রেরণ করেছে। তাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন ও ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন সাপেক্ষেই ইনসেনটিভ বোনাস বিতরণের কথা বলা হয়। বিডিবিএল তাদের ব্যাখ্যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৯৭৫ সালের ৩০ মে তারিখের এক সার্কুলারের বরাত দিয়ে বলেছে বিডিবিএলের কর্মী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনসেনটিভ বোনাস প্রাপ্য হবেন। তবে প্রধান নির্বাহীর ইনসেনটিভ বোনাস ১০ লাখ টাকার বেশি হবে না। প্রতিষ্ঠানটির সংঘবিধি অনুযায়ী পরিচালনা পর্ষদ সন্তুষ্ট হলে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ উত্সাহভাতা দিতে পারে।সূত্র জানায় আলোচ্য ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থা সঙ্গিন। নিয়ম অনুযায়ী ভালো মুন��ফা করলে কিংবা কোনো কর্মীর পারফরম্যান্সের ওপর তাকে প্রণোদনা ভাতা দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু ঢালাওভাবে সবাইকে প্রণোদনা ভাতা দেওয়ার যৌক্তিকতা প্রশ্নসাপেক্ষ। তথ্য অনুযায়ী রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংক তথা সোনালী জনতা অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক ২০১৯ সালে নিট লোকসান গুনেছে ১৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ঐ বছরেই চারটি ব্যাংক ৪৩৭ কোটি টাকা ইনসেনটিভের নামে কর্মীদের দিয়েছে। এই চারটি ব্যাংকে প্রায় ৪৮ হাজার কর্মকর্তাকর্মচারী রয়েছে। সূত্রমতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর প্রভিশন ঘাটতিও প্রবল। খেলাপি ঋণের সিংহভাগই এসব ব্যাংকের। হলমার্ক বিসমিল্লাহ অ্যাননটেক্সসহ নানা জালিয়াতির ঘটনায় আলোচিত রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে এখনো শৃঙ্খলা ফিরে আসেনি। গ্রাহকসেবা থেকে শুরু করে ঋণ বিতরণেও নানা অনিয়মের অভিযোগ পুরনো। এমনকি করোনা মোকাবিলায় সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে গড়িমসির অভিযোগও রয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের বঞ্চিত করে শুধু বড়দের সন্তুষ্ট করতেই এসব ব্যাংকের আগ্রহ বেশি ছিল। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ না হলে সার্বিক অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো।ইত্তেফাকএমআর
|
Bangla_fin_news_articles/1047.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1047,১১ আগস্ট থেকে দোকানপাটশপিংমল খোলা,2021-08-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,আগামী ১১ আগস্ট থেকে বিধিনিষেধ শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় দিন থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সারাদেশে খুলছে দোকানপাট ও শপিংমল। রবিবার ৮ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ কথা বলা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় ১১ আগস্ট থেকে শপিংমল মার্কেট দোকানপাট সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। এছাড়া সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অর্ধেক আসন খালি রেখে খাবারের দোকান হোটেলরেস্তোরাঁ খোলা রাখা যাবে। সবক্ষেত্রে মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে এবং স্বাস্থ্য অধিদফতর প্রণীত স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ১ জুলাই থেকে কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৮ দিনের জন্য বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়। পরে ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আবার বিধিনিষেধ শুরু হয়। সেই বিধিনিষেধ ১০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়।ইত্তেফাকইউবি
|
Bangla_fin_news_articles/1048.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1048,মেয়াদি আমানতের সুদহার মূল্যস্ফীতির কম হবে না,2021-08-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে কোনো ব্যাংক মূল্যস্ফীতির হারের চেয়ে মেয়াদি আমানতে সুদ কম দিতে পারবে না। তিন মাস বা তার বেশি মেয়াদের জন্য ঘোষিত আমানতের ক্ষেত্রে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে। তবে ঋণের সর্বোচ্চ সুদহারের সীমা বর্তমানের মতো ৯ শতাংশে অপরিবর্তিত থাকবে। রবিবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়।আমানতকারীদের স্বার্থ সুরক্ষা এবং ব্যাংকিং খাতে ভারসাম্যহীনতা রোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মেয়াদি আমানতে বর্তমানে তিন থেকে ৫ শতাংশ সুদ পাওয়া যাচ্ছে। বেশি মেয়াদি আমানতে ৬ শতাংশ সুদ নির্ধারিত আছে। অথচ সাম্প্রতিক সময়ে গড় মূল্যস্ফীতি রয়েছে ৬ শতাংশের মতো।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে ব্যক্তি পর্যায়ের মেয়াদি আমানত এবং বিভিন্ন সরকারিবেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাকর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ড অবসরোত্তর পাওনাসহ বিভিন্ন পাওনা পরিশোধের লক্ষ্যে গঠিত তহবিলের যে কোনো পরিমাণের মেয়াদি আমানতের ওপর সুদহার কোনোভাবেই মূল্যস্ফীতি চেয়ে কম নির্ধারণ করা যাবে না। তবে প্রাতিষ্ঠানিক আমানতের ক্ষেত্রে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এতে বলা হয় ৩ মাস ও তার বেশি মেয়াদি আমানতের ওপর সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে এ নির্দেশনা মানতে হবে। যে মাসের সুদহার নির্ধারণ করা হবে তার তিন মাস আগের ১২ মাসের গড় মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিতে হবে। অর্থাৎ আগস্টে আমানতের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে মে মাসের গড় মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিতে হবে। গত মে মাসে গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে ব্যাংকের তহবিলের প্রধান উৎস আমানতকারীদের থেকে সংগৃহীত অর্থ। আমানতের ওপর সুদহার অতিমাত্রায় কমলে ভবিষ্যতে ব্যাংকের আমানতের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। ফলে ব্যাংকের দায়সম্পদ ব্যবস্থাপনায়ও ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হতে পারে। ব্যাংক থেকে পাওয়া বিবরণী পর্যালোচনায় দেখা যায় অধিকাংশ ব্যাংক মেয়াদী আমানতের ওপর মূল্যস্ফীতির হারের চেয়ে কম সুদ দিচ্ছে। ক্ষুদ্র আমানতকারীসহ অন্যান্য আমানতকারীদের একটি অংশ তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য ব্যাংকে রক্ষিত আমানতের সুদের ওপর নির্ভরশীল। ব্যাংকে রক্ষিত মেয়াদি আমানতের ওপর মূল্যস্ফীতির হা��ের চেয়ে কম সুদ দেওয়ায় আমানতকারীদের ক্রয় ক্ষমতা কমছে। এতে করে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এছাড়া মেয়াদি আমানতের ওপর সুদহার অত্যধিক হ্রাস জনসাধারণের সঞ্চয় প্রবণতাকে নিরুৎসাহিত করে। ফলে আমানতকারীরা তাদের সঞ্চিত অর্থ ব্যাংকে রাখার পরিবর্তে ঝুঁকিপূর্ণ খাতসহ বিভিন্ন অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের প্রবণতা বাড়ছে। গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের এক নির্দেশনায় জানানো হয় ২০২০ সালের ১ এপ্রিল থেকে ক্রেডিট কার্ড ছাড়া সব ঋণে সর্বোচ্চ সুদহার হবে ৯ শতাংশ। তবে আমানতে সুদহার নির্ধারণের ক্ষমতা ব্যাংকগুলোর ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর নিজেদের মুনাফা ধরে রাখতে ব্যাংকগুলো আমানতের সুদ ব্যাপক কমাতে শুরু করে। এর মধ্যে করোনা শুরু হওয়ায় ব্যাংকগুলোর সিআরআর দেড় শতাংশ কমানো প্রণোদনার আওতায় ঋণ বিতরণের জন্য প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকার পুনঅর্থায়ন তহবিলসহ বিভিন্ন নীতি সহায়তার কারণে বাজারে তারল্য বেড়েছে। আবার গত অর্থবছর রেমিট্যান্সে রেকর্ড ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি হয়। এসব কারণে ব্যাংকগুলোর হাতে উদ্ধৃত তারল্য ব্যাপক বেড়েছে। অথচ গত জুন পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণ বেড়েছে মাত্র ৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এসব কারণে গত জুন শেষে ব্যাংকগুলোর অলস তারল্য দাঁড়িয়েছে ৬২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আর ২ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা উদ্ধৃত রয়েছে। ফলে বেশিরভাগ ব্যাংক এখন আমানত নিতেই অনীহা দেখাচ্ছে।ইত্তেফাকএসআই
|
Bangla_fin_news_articles/1049.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1049,১১ আগস্ট থেকে পুরোদমে খোলা থাকবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান,2021-08-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ শিথিল করে আগামী বুধবার ১১ আগস্ট থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রায় সব কিছু খুলে দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। রবিবার ৮ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় চলমান কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করে এ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বিধিনিষেধ শিথিল হবে ১১ আগস্ট বুধবার থেকে সকল সরকারি বেসরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত অফিস ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা রেখে নতুন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। নতুন প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের দোকানপাট ও শপিংমল খোলা থাকবে সেই সঙ্গে খাবারের দোকান হোটেলরেস্তোরাঁ অর্ধেক আসন খালি রেখে সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। ....মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাওয়া প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে ১১ আগস্ট থেকে দেশব্যাপি চলাচল করবে সব ধরনের গণপরিবহন। পরিবহনের আসন সংখ্যার সমান যাত্রী নিয়ে চলাচল করবে গণপরিবহনগুলো।সকল প্রকার শিল্প কারখানা চালু থাকবে।৫০ শতাংশ আসন ফাঁকা রেখে ১১ আগস্ট থেকে চলবে ট্রেন। প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে গণপরিবহন মার্কেট ও বিভিন্ন দফতর ও বাজারসহ যেকোনো প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে অবহেলা পরিলক্ষিত হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দায়িত্ববহন করবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।ইত্তেফাকএসআই
|
Bangla_fin_news_articles/1050.csv
ADDED
@@ -0,0 +1,2 @@
|
|
|
|
|
|
|
1 |
+
Serial,Title,Date,Author,News
|
2 |
+
1050,শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার পেলো ওয়ালটন,2021-08-08,ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক,দেশের সবচেয়ে ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন। এক যুগেরও বেশি সময় ধরে ক্রিকেট ফুটবল হকিসহ সব ধরনের গ্রামীণ ও ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলায় পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আসছে ওয়ালটন গ্রুপ। এরই প্রেক্ষিতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক খেলাধুলায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার২০২১ পেলো ওয়ালটন।বৃহস্পতিবার ০৫ আগস্ট ২০২১ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের শেখ কামাল মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ওয়ালটনসহ ১২ ক্রীড়াবিদ ক্রীড়া সংগঠক প্রতিষ্ঠান ও ক্রীড়া সাংবাদিককে পুরস্কৃত করা হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালএর ৭২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন এবং শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার ২০২১ প্রদান শীর্ষক ওই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড বিসিবি প্রেসিডেন্ট মো. নাজমুল হাসান যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আখতার হোসেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের ম্যানেজার তানভীর মাজহার ইসলাম তান্না বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক হারুনুর রশীদ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মো. মাসুদ করিম এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন।ওয়ালটনের পক্ষে পুরস্কার গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠ নির্বাহী পরিচালক গেমস অ্যান্ড স্পোর্টস এফ এম ইকবাল বিন আনোয়ার ডন। সে সময় সিনিয়র ডেপুটি অপারেটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটনসহ ওয়ালটন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। . ........উল্লেখ্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল ছিলেন বাংলাদেশের আধুনিক ক্রীড়া ও সংস্কৃতি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ। জাতির এ কীর্তিমান তরুণের অবদানকে স্মরণীয় এবং তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধার নিদর্শনস্বরূপ ৭টি ক্ষেত্রে শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার প্রবর্তন করে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। শেখ কামালের ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রথমবারের মতো প্রবর্তিত এ পুরস্কারে দেশের সেরা ক্রীড়া পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান হিসে���ে মনোনীত হয় ওয়ালটন গ্রুপ।পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে অন্যরা হলেন ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের সাবেক সভাপতি মনজুর কাদের কারাতে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ক্য শৈ হ্লা ক্রিকেটার আকবর আলী নারী ফুটবলার উন্নতি খাতুন আর্চার রোমান সানা ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত সাতারু মাহফুজা খাতুন শীলা দাবারু মো. ফাহাদ রহমান বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এবং ক্রীড়া সাংবাদিক মো. কামরুজ্জামান।ইত্তেফাকএএইচপি
|