id
int64 1
3.6M
| inputs
stringlengths 5
35.2k
| targets
stringlengths 0
35.2k
| dataset_name
stringclasses 23
values | sub_dataset_name
stringclasses 7
values | task_type
stringclasses 10
values | template_id
int64 0
15
| language
stringclasses 1
value | script
stringclasses 1
value | split
stringclasses 1
value |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
3,601,201 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন :
মায়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্গত হচ্ছেন সেইসব মানুষ যারা প্রত্নতাত্ত্বিক সংস্কৃতির এবং আধুনিক জনগণ, যারা মেক্সিকোর দক্ষিণে এবং উত্তর-মধ্য আমেরিকাতে বসবাস করতো এবং তারা মায়াভাষী় পরিবারের মানুষ। প্রথমদিকে এর সময় কাল প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে খ্রিস্টপূর্ব ২০০০-২৫০ অব্দ পর্যন্ত। এর মধ্যে প্রাচীন কালে খ্রিস্টপূর্ব ২৫০-৯০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত অনেক মায়া নগরীগুলোতে তাঁরা উন্নতির উচ্চশিখরে পৌঁছেছিল এবং স্প্যানিশদের আগমনের পূর্ব পর্যন্ত পুরো পোস্টক্লাসিক জুড়ে চালিয়ে গিয়েছিল। এটি ছিলো বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ঘন জনবসতি এবং সংস্কৃতিভাবে গতিশীল একটি সমাজ। | মায়া সভ্যতা | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,202 | কায়াক নৌকা সম্পর্কে জানতে চাই। এই নৌকায় কতজন ওঠা যায়? | কায়াক হলো এক ধরনের ফাইবার, কাঠ ও পাটের তন্তু দিয়ে তৈরি দ্রুতগতির ছোট নৌকা। চালাতে হয় বৈঠা বা লগি দিয়ে। সাধারণত স্পোর্টস বা খেলার প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্যে জলাশয়, নদী, সমুদ্র উপকূল বা সমুদ্রে চালানো হয়৷
ছোট কায়াক সাধারণত ১০ থেকে ১৮ ফুট লম্বা হয়৷ অপরদিকে দীর্ঘতম কায়াকগুলো ২৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়৷ কায়াকগুলো চওড়ায় ২১ ইঞ্চি হতে ৩৬ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে৷ কায়াকগুলো তাদের আকৃতি এবং নকশার কারণে বেশ দ্রুতগতির হয়ে থাকে।
ছোট কায়াকে একজন বসতে পারে। আর বড় কায়াকগুলোতে ২-৩ জন বসতে পারে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,203 | নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো:
এ জগতে যিনি উঠেন, তিনি সাধারণের মধ্যে জন্মিয়া, সাধারণের মধ্যে বাড়িয়া, সাধারণের ওপর মস্তক তুলিয়া দাঁড়ান; তিনি অভ্যন্তরীণ মালমশলার সাহায্যে বড় হইয়া থাকেন। কুষ্মান্ড-লতা যেমন যষ্ঠির সাহায্যে মাচার ওপর ওঠে, তেমনি কোন কাপুরুষ, কোন অলস শ্রমকাতর মানুষ কেবলমাত্র অপরের সাহায্যে এ জগতে প্রকৃত মহত্ত্ব লাভ করিয়াছে? এ জগতে উঠিয়া-পড়িয়া, রহিয়া-সহিয়া, ভাঙ্গিয়া-গড়িয়া, কাঁদিয়া-কাটিয়া মানুষ হইতে হয়; ইহা ছাড়া মনুষ্যত্ব ও মহত্ত্ব লাভের অন্য পথ নাই। | পৃথিবীতে কিছু মানুষ রয়েছে যারা সর্বসাধারণের মধ্য থেকেই নিজ প্রচেষ্টায় মহৎ হয়ে ওঠেন। নিজ প্রচেষ্টা ব্যতীত কেবলমাত্র অন্যের সাহায্য নিয়ে প্রকৃত্ব মহত্ত্ব লাভ করা যায় না। তাই নিজ উদ্যোগ, শ্রম, মেধা, অধ্যবসায়, ধৈর্য ও দুঃখ লাঘবের ক্ষমতা প্রভৃতি গুনাবলীর দ্বারা সকল প্রকার প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে মনুষ্যত্ব ও মহত্ত্ব অর্জন করা সম্ভব। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,204 | মৌলিক গণতন্ত্র নামে একটি ব্যবস্থা চালু করা হয় কেন? | সামরিক শাসনকে দীর্ঘায়িত করার লক্ষ্যে ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন।
মৌলিক গণতন্ত্র ব্যবস্থায় পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান থেকে মোট ৮০ হাজার নির্বাচিত ইউনিয়ন কাউন্সিল সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে এরাই শুধু অংশগ্রহণের মাধ্যমে মতামত প্রকাশের সুযোগ পেত। মূলত এ নির্বাচন পদ্ধতি পূর্ব পাকিস্তানের সব ক্ষেত্রে বৈষম্যের সৃষ্টি করে। এর মধ্য দিয়ে আইয়ুব খান তার শাসনামলকে সুসংহত করার চেষ্টা করেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,205 | নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯৭১ সালে স্বাধীন হওয়ার পরে, বাংলাদেশ একাধিক সামরিক অভ্যুত্থান দেখেছিল, ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট | রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে সেনা অফিসারদের একটি দল, যারা খোন্দকার মোশতাক আহমেদকে রাষ্ট্রপতি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল, দিয়ে শুরু হয়েছিল। ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ এবং কর্নেল শাফাত জামিলের নেতৃত্বে মুজিবপন্থী কর্মকর্তারা একই বছরের ৩ নভেম্বর খোন্দকার মোস্তাক সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেন। নভেম্বর একটি পাল্টা অভ্যুত্থান সেনাপ্রধান মেজরকে নিয়ে আসে। জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতায়। ১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদ গ্রহণ করেন এবং সেনাপ্রধানের দায়িত্ব লেঃ জেনারেলকে দিয়েছিলেন। হুসেন মুহাম্মদ এরশাদ। জিয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) গঠন করেছিলেন এবং বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুনঃপ্রবর্তন করার চেষ্টা করেছিলেন, তবে ১৯৮১ সালে তাকে মেজরের অধীনে একদল সেনা অফিসার হত্যা করেছিলেন । জেনারেল আবুল মনজুর । সেনাবাহিনী আবার ক্ষমতা দখল করবে বলে আশঙ্কা করা হলেও সেনাপ্রধান এরশাদ জিয়াউর রহমানের বেসামরিক উত্তরসূরি, সহ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তারের প্রতি অনুগত ছিলেন এবং মনজুর-নেতৃত্বাধীন অভ্যুত্থান প্রচেষ্টাকে চূর্ণ করেছিলেন। ১৯৮২ সালের নির্বাচনে সাত্তার বিএনপির রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হন, যা তিনি জিতেছিলেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,206 | নিচের অনুচ্ছেদ পড়ে প্রশ্নটির উত্তর দাও।
সূর্য্য পড়াশুনা শেষ করার পর চাকরি না পেয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসে কাজ করে অর্থ উপার্জনের পথ বেছে নেয়। কয়েক বছরের মধ্যে সে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয় এবং প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। পরবর্তীতে তার এলাকার অনেকেই এই পথ অনুসরণ করে স্বাবলম্বী হয়। তার ভাই প্রতাপ বাড়িতে থেকে আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে।
প্রশ্ন: উদ্দীপকে প্রতাপের উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের প্রক্রিয়াটি কী? | উদ্দীপকে প্রতাপের উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের প্রক্রিয়াটি হলো তথ্য প্রযুক্তিনির্ভর অনলাইন লার্নিং বা ই-শিক্ষা পদ্ধতি।
ইলেক্ট্রনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাই হচ্ছে ই-লার্নিং। ই-লার্নিং পদ্ধতিতে যে কোনো সময় যে কোনো স্থানে জানা বা শিক্ষা উপকরণের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করে। বর্তমানে পড়ালেখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ই-লার্নিং পোর্টাল চালু হয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসেই পছন্দের বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে পারে। বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোই এখন অনলাইন কোর্স চালু করেছে। পৃথিবীর যে কোনো প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই যে কেউ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ই-লার্নিং কোর্সে অংশ নিয়ে অনলাইনেই তার সমস্ত শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে। এমনকি ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সফল হলে ঐ শিক্ষার্থী নিয়মিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি অর্জন করতে সক্ষম হবে।
উদ্দীপকের প্রতাপ বাড়িতে থেকে আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে। সুতরাং সে অবশ্যই অনলাইন লার্নিং বা ই-লার্নিং প্রক্রিয়ায় তার উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনে সক্ষম হয়েছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,207 | নিন্মলিখিত পাঠ্যের সারাংশ লেখ:
জ্ঞান যে বাহুতে বল দেয়, জ্ঞানের তাই শ্রেষ্ঠ ফল নয়; জ্ঞানের চরম ফল যে তা চোখে আলো দেয়। জনসাধারণের চোখে জ্ঞানের আলো আনতে হবে, যাতে মানুষের সভ্যতার অমূল্য সৃষ্টি, তার জ্ঞান বিজ্ঞান, তার কাল্যকলা, তার মূল্য জানতে পারে। জনসাধারণ যে বঞ্চিত, সে কেবল অন্ন থেকে বঞ্চিত বলে নয়, তার পরম দুর্ভাগ্য যে সভ্যতার এইসব অমৃত থেকে সে বঞ্চিত। জনসাধারণকে যে শেখাবে একমাত্র অন্নই তার লক্ষ্য, মনে সে তার হিতৈষী হলেও কাজে তার স্থান জনসাধারণের বঞ্চকের দলে। পৃথিবীর যেসব দেশে আজ জনসংঘ মাথা তুলেছে, জনসাধারণের মধ্যে শিক্ষার প্রচারেই তা সম্ভব হয়েছে। তার কারণ কেবল এই নয় যে, শিক্ষার গুণে পৃথিবীর হালচাল বুঝতে পেরে জনসাধারণ জীবনযুদ্ধে জয়ের কৌশল আয়ত্ব করেছে। এর একটি প্রধান কারণ সংখ্যার অনুপাতে জনসাধারণের সমাজে শক্তি লাভের যা গুরুতর বাধা অর্থাৎ সভ্যতা লোপের আশঙ্কা, শিক্ষিত জনসাধারণের বিরুদ্ধে সে বাধার ভিত্তি ক্রমশই দুর্বল হয়ে আসে। | শক্তির উৎস আলো, তেমনি জ্ঞানীরা আলোকিত এবং শক্তিশালী। শক্তি ও সামর্থের বিচারে জ্ঞানের অবস্থান সবার উপরে। সভ্যতার বীজ বুনন থেকে বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় চরম উৎকর্ষতায় অবস্থান জ্ঞানাচর্চারই ফলাফল। জ্ঞানের আলোর অভাবে সভ্য সমাজেও আধুনিক বিজ্ঞানের বিশ্বয়কর উদ্ভাবনের সূফল থেকে বঞ্চিত মানুষের সংখ্যা কম নয়। যে জাতি যত বেশী জ্ঞানী সে জাতি তত বেশী উন্নত। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,208 | কিভাবে একটি অধিবর্ষ সনাক্ত করতে? | যদি বছরটি 4 দ্বারা বিভাজ্য হয় তবে শতাব্দীর বছর ব্যতীত এটি একটি লিপ ইয়ার যে ক্ষেত্রে এটি 400 দ্বারা বিভাজ্য হতে হবে | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,209 |
যদি সাদা আলো প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায়, তাহলে কী হবে | যদি সাদা আলো একটি প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায় তবে এটি তার 7 টি উপাদান রঙে প্রতিসৃত হয় | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,210 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
ডিসেম্বর ১১, ২০১৮ আলী স্ম্যাকডাউন লাইভের এপিসোডে মূল রোস্টারে আসে এবং ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়ন ড্যানিয়েল ব্রায়ান এর মুখোমুখি হয়, কিন্তু হেরে যায়। এরপরের সপ্তাহে আলী এজে স্টাইলস এর সাথে টিমআপ করে আন্দ্রাদে সিয়েন আলমাস এবং ড্যানিয়েল ব্রায়ান কে হারায়, যখন আলী ব্রায়ানকে পিন করে। এরপরের সপ্তাহে সিঙ্গেল ম্যাচে আলী আলমাস কে হারায়।. ম্যাচ শেষে ব্যাকস্টেজে ব্রায়ান আলীকে আক্রমণ করে। জানুয়ারি ২, ২০১৯ সালে স্ম্যাকডাউন লাইভের এপিসোডে আলী "ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশীপ" এর জন্য সামোয়া জো, এজে স্টাইলস, রেন্ডি অরটন, রে মিস্টেরিওর সাথে একটি ফেটাল-৫-ওয়ে ম্যাচে অংশ নেয়। যেটিতে এজে রেন্ডিকে পিন করে ম্যাচ জিতে। জানুয়ারি ৯ তারিখের এপিসোডে আলী মিস্টেরিওর সাথে টিমঅাপ করে সামোয়া জো এবং আন্দ্রাদে সিয়েন আলমাস এর বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলে কিন্তু হেরে যায়। জানুয়ারি ১৬ তারিখের এপিসোডে আলী সামোয়া জোর সাথে ম্যাচ খেলতে চায় কিন্তু ম্যাচ শুরুর আগে জো তাকে আক্রমণ করলে ম্যাচটি নো কন্টেস্ট এর শেষ হয়। এরপরের সপ্তাহে সে সামোয়া জোর সাথে ম্যাচ খেলে কিন্তু সাবমিশন এর মাধ্যমে হেরে যায়। জানুয়ারি ২৮ রয়্যাল রাম্বালে আলী ১৩ নং এ প্রবেশ করে ৩০ মিনিট রিংয়ে থেকে শিনসুকে নাকামুরা এবং সামোয়া জোকে এলিমিনেট করে, কিন্তু নিয়া জ্যাক্স দ্বারা এলিমিনেট হয়ে যায়। আলীকে মূলত ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ এর জন্য এলিমিনেশন চেম্বারে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ইঞ্জুরির কারণে তাকে সরিয়ে কফি কিংস্টনকে দেয়া হয়। মার্চ ২, ২০১৯ এ একটি লাইভ ইভেন্টে আলী ফিরে আসে। মার্চ ১১ তারিখে আলী | ফাস্টলেনে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশীপ ম্যাচ খেলার সুযোগ পায় ড্যানিয়েল ব্রায়ান এবং কেভিন ওয়েন্স এর সাথে। কিন্তু ব্রায়ান আলীকে পিন করে তার টাইটেলটি রিটেইন করে। পরবর্তী স্ম্যাকডাউনে আলী কেভিন ওয়েন্স এর সাথে টিমআপ করে রোয়ান এবং ড্যানিয়েল ব্রায়ান এর সাথে ম্যাচ খেলে কিন্তু হেরে যায়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,211 | অনুচ্ছেদ লিখুন: গণিত অলিম্পিয়াড। | আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড হচ্ছে এমন একটি গণিত অলিম্পিয়াড যা মূলত প্রতিযোগীদের বুদ্ধিমত্তা ও গণিতের ওপর পারদর্শিতা নির্ণয়ের প্রতিযোগিতা। এটি আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরাতন প্রতিযোগিতা, যেটি মাধ্যমিক স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্যে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয়। সর্বপ্রথম রোমানিয়ায় ১৯৫৯ সালে এটি অনুষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর হয়ে আসছে এই অনুষ্ঠান। একমাত্র ১৯৮০ সালে মঙ্গোলিয়ায় অভ্যন্তরীণ গণ্ডগোলের কারণে গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়নি। এ প্রতিযোগিতায় মাধ্যমিক স্তরে পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করতে পারে এবং বয়স হতে হবে অনধিক ২০ বছর। প্রায় ৯০টি দেশ গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে থাকে। প্রতিটি দলের সদস্য সংখ্যা থাকে ছয়জন করে। এই সকল শর্তসাপেক্ষে যে কোনো ছাত্র একাধিকবার গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করতে পারে। এই পরীক্ষাটি হয়ে থাকে দুই দিনব্যাপী। প্রশ্নপত্রে থাকে ছয়টি সমস্যা। প্রতিটি সমস্যার জন্যে বরাদ্দ থাকে ৭ নম্বর। তাই এ পরীক্ষার পূর্ণমান হচ্ছে ৪২। প্রতিযোগীরা একেক দিনে তিনটি সমস্যা সমাধান করার জন্যে সাড়ে চার ঘণ্টা সময় পায়। সমস্যা সমাধান করার ক্ষেত্রে প্রতিযোগীদের ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। মাধ্যমিক স্তরের গণিত থেকেই নির্ধারণ করা হয়ে থাকে এই সমস্যাগুলো। কিন্তু সমস্যাগুলো থাকে ছোটো ও বিচিত্র। ফলে মাধ্যমিক স্তরের গণিত ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারলেই এ প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করা সম্ভব। মাধ্যমিক স্কুল গণিতের নানা বিভাগ যেমন জ্যামিতি, বীজগণিত, সংখ্যাতত্ত্ব এবং কম্বিনেটরিক্স ইত্যাদি বিভাগ থেকে প্রশ্ন করা হয়। এই সমস্যাগুলোর সমাধান প্রাক-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের জ্ঞান দিয়ে করা গেলেও প্রয়োজন হয় প্রচুর অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার। উল্লেখ্য, প্রতিযোগিতায় কোনো দলকে নম্বর না দিয়ে নম্বর দেওয়া হয় প্রতিযোগীকে। প্রতিযোগীদের ব্যক্তিগত নম্বরের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয় র্যাংকিং। পদক প্রাপ্তির জন্যে ন্যূনতম নম্বর এমনভাবে নির্ধারণ করা হয় যেন সোনা, রুপা ও ব্রোঞ্জপ্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর অনুপাত প্রায় ১ : ২ : ৩ হয়। এছাড়া অসাধারণ নৈপুণ্য বা চমৎকার সাধারণীকরণের জন্যে দেওয়া হয় বিশেষ পুরস্কার। আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে দল প্রেরণ করার জন্যে প্রতিটি দেশই দেশের অভ্যন্তরে সাধারণত স্থানীয়, বিভাগীয় ও জাতীয় প্রতিযোগিতার আয়োজন করার মাধ্যমে দল নির্বাচন করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের গণিত উন্নয়নে গণিত অলিম্পিয়াডের ভূমিকা অনস্বীকার্য। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,212 | নিচের পাঠ্যের সারাংশ লেখ:
চরিত্র ছাড়া মানুষের গৌরব করার আর কিছু নেই। মানুষের শ্রদ্ধা যদি মানুষের প্রাপ্য হয়, মানুষ যদি মানুষকে শ্রদ্ধা করে, সে শুধু তার চরিত্রের জন্যে। অন্য কোনো কারণে মানুষের মাথা মানুষের সামনে নত হওয়া দরকার নেই। জগতে যে সকল মহাপুরুষ জন্মগ্রহণ করেছেন, তাঁদের গৌরবের মূলে এই চরিত্রশক্তি। তুমি চরিত্রবান ব্যক্তি এ কথার অর্থ এই নয় যে, তুমি শুধু লম্পট নও। তুমি সত্যবাদী, বিনয়ী এবং জ্ঞানের প্রতি শ্রদ্ধা পোষণ করো। তুমি পরদুঃখকাতর, ন্যায়বান এবং স্বাধীনতাপ্রিয় চরিত্রবান মানে এই। | চরিত্রই মানুষের একমাত্র সম্পদ যার কারণে সে গৌরবান্বিত হয়, অন্যের শ্রদ্ধা প্রাপ্ত হয়। যুগ যুগ ধরে মহাপুরুষগণ এই চরিত্র বলেই গৌরব আর শ্রদ্ধা লাভ করে আসছেন। তাদেরকেই চরিত্রবান বলা যায় যাদের কামনা সংযত, সত্যবাদী, বিনয়ী, জ্ঞানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, পরদুঃখকাতর, ন্যায়বান এবং স্বাধীনতাপ্রিয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,213 | নিচের বাগধারাটির অর্থ কী
উলু বনে মুক্ত ছড়ানো | এমন একটি জায়গায় বা পরিস্থিতিতে উপস্থিত হওয়া যেখানে প্রকৃত মূল্য উপলব্ধি করা হছেনা | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,214 | Write a continuation for this paragraph - জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজোলিউশন ৬৬০, যা ১৯৯০ সালের ২রা আগস্ট গৃহীত হয়, ইরাক দ্বারা কুয়েত আক্রমণের | উল্লেখ করার পর কাউন্সিল এই আগ্রাসনের নিন্দা জানায়, এবং ১৯৯০ সালের ১লা আগস্ট ইরাককে অবিলম্বে এবং নিঃশর্তভাবে ভুমি প্রত্যাহারের দাবি জানায়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,215 | অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
আলবার্ট আইনস্টাইন: আলবার্ট আইনস্টাইন ( আল্বেয়াট্ আয়ন্শ্টায়ন্) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।
প্রশ্ন :
আলবার্ট আইনস্টাইন কত সালে মারা গিয়েছিলেন ? | এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫ সালে মারা গিয়েছিলেন | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,216 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
এই মাসের প্রথম দিনে, ভালেনসিয়ার বিরুদ্ধে একটি আত্মঘাতী গোল এবং বাজকেজের গোলের মাধ্যমে ২–০ গোলে জয়লাভ করে ৩ পয়েন্ট অর্জন করে। ২০১৮ সালের ৬ই ডিসেম্বর তারিখে, কোপা দেল রে'র ৩২ দলের পর্বের ফিরতি লেগে মেলিয়ার বিরুদ্ধে আসেন্সিও ও ইস্কোর জোড়া গোল এবং ভিনিসিউস ও হাভি সানচেজের একটি গোলের মাধ্যমে ৬–১ গোলে জয়লাভ করে; এর ফলে রিয়াল মাদ্রিদ সামগ্রিকভাবে ১০–১ গোলে জয়লাভ করে ১৬ দলের পর্বে অগ্রসর হয়। তিন দিন পর, বেলের করা একমাত্র গোলের মাধ্যমে এসডি উয়েস্কার বিরুদ্ধে অ্যাওয়ে ম্যাচে ১–০ গোলে জয়লাভ করে। চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে মাদ্রিদ রুশ ক্লাব সিএসকেএ মস্কোর বিরুদ্ধে ০–৩ ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল। ২০১৮ সালের ১৫ই ডিসেম্বর তারিখে, বেনজেমার করা একমাত্র গোলের বিনিময়ে মাদ্রিদ রায়ো ভায়েকানোর বিরুদ্ধে ১–০ গোলে জয়লাভ করেছিল। ২০১৮ সালের ১৯শে ডিসেম্বর তারিখে, ২০১৮ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে জাপানের ক্লাব কাশিমা অ্যান্টলার্সকে ৩–১ গোলে হারিয়ে দেয়; উক্ত ম্যাচে বেল এই মৌসুমে প্রথমবারের মতো হ্যাট্রিক করেন। ৩ দিন পর, ফাইনালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ক্লাব আল-আইনকে ৪–১ গোলে হারিয়ে টানা তৃতীয় বার এবং রেকর্ড পরিমাণ ৪ বার ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা জয়লাভ করে; এই ম্যাচে লুকা মদরিচ, মার্কোজ ইয়োরেন্তে, রামোস একটি করে গোল করেছিল। | ২০১৮ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,217 | অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং হ্যাঁ বা না দিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিন। উত্তর দেওয়া সম্ভব না হলে উল্লেখ করুন |
প্রশ্ন :
তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের অন্যতম প্রধান ধর্মসম্প্রদায় দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের প্রথম দলাই লামার নাম কী ?
অনুচ্ছেদ :
তিব্বতের ইতিহাস মূলত তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের ইতিহাস ও বিবর্তনের সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। এই ধর্ম শুধুমাত্র তিব্বতী সংস্কৃতি নয়, মঙ্গোল ও মাঞ্চু জাতির গৌরবোজ্জ্বল সংস্কৃতি গড়ে তুলতে সহায়ক হয়ে ওঠে। ভারত ও চীনের মতো দুইটি সুপ্রাচীন সভ্যতার মধ্যবর্তী স্থানে তিব্বতী সভ্যতার বিস্তার ঘটে। তিব্বত মালভূমির পূর্বে অবস্থিত পর্বতশ্রেণী তিব্বত ও চীনের মধ্যেকার সীমান্ত হিসেবে দীর্ঘকাল অবস্থান করেছ, অপরদিকে হিমালয়ের সুউচ্চ পর্বতশ্রেণী ভারত ও নেপালের রাজ্যগুলি থেকে তিব্বতকে পৃথক করে রেখেছে। এই দুই সভ্যতার মধ্যে মূলতঃ ভারত থেকে শান্তরক্ষিত, কমলশীল, বিমলমিত্র, অতীশ দীপঙ্করের মতো বহু বিখ্যাত মহাযানী বৌদ্ধ পন্ডিত এবং পদ্মসম্ভবের মতো বিখ্যাত তান্ত্রিক তিব্বতের দুর্গম পথে যাত্রা করে তিব্বতী শাসককদের পৃষ্ঠপোষকতায় তন্ত্রসমৃদ্ধ তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের সূচনা ও প্রসার করলে তিব্বতে একটি ধর্ম ও তন্ত্রকেন্দ্রিক সংস্কৃতি গড়ে ওঠে।
তিব্বত সাম্রাজ্য
তিব্বত একটি শক্তিশালী সাম্রাজ্য হিসেবে গড়ে ওঠে যখন গ্নাম-রি-স্রোং-ব্ত্সন[1]:২৯৮ নামক ইয়ার্লুং উপত্যকার একজন গোষ্ঠীইপতি আনুমানিক ৬০০ খ্রিষ্টাব্দে ঐ উপত্যকা এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সমস্ত গোষ্ঠীদের একের পর এক যুদ্ধে পরাজিত করে সমগ্র মধ্য তিব্বত নিজের অধিকারে নিয়ে আসেন এবং এক শক্তিশালী কেন্দ্রীয় শাসনব্যবস্থা গঠন করতে সক্ষম হন, যার ফলে তিব্বত মালভূমির বিভিন্ন গোষ্ঠী একত্রিত হয়।[2]:৫ ৬১৮ অথবা ৬২৯ খ্রিষ্টাব্দে বিদ্রোহীদের দ্বারা বিষক্রিয়ার মাধ্যমে হত্যা গ্নাম-রি-স্রোং-ব্ত্সনকে হত্যা করা হলে, তাঁর পুত্র স্রোং-ব্ত্সন-স্গাম-পো এই বিদ্রোহ দমন করে একটি শক্তিশালী সাম্রাজ্য হিসেবে দেশকে গড়ে তোলেন। [3]:১৯ [4]:৪৪৩ তিনি সুমপা জাতি[5]:১৩০,১৪৭, ঝাংঝুং রাজ্য[1]:৫৯[6]:৩০[7]:১২৭,১২৮, তুয়ুহুন রাজ্য এবং ট্যাং সাম্রাজ্যের সীমান্তপ্রদেশ সোংঝৌ আক্রমণ করেন[8]:১৬৮,১৬৯ তাঁর রাজত্বে তিব্বতে প্রথম বৌদ্ধ ধর্ম প্রবেশ করে। তিনি লাসা শহরে জোখাং সহ বহু বৌদ্ধ মন্দির স্থাপন করেন।[9][10] ও লাসা শহরকে তিনি সুসজ্জিত করে রাজধানীর মর্যাদা দেন।[11][12] তাঁর মন্ত্রী থু-মি-সাম-ভো-তাকে তিব্বতী ভাষার জন্য লিপি প্রস্তুত করলে তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থগুলি সংস্কৃত থেকে তিব্বতী ভাষায় অনুবাদ[13] ও সংবিধান রচনা শুরু হয়।[14] তাঁর পৌত্র সম্রাট খ্রি-মাং-স্লোন-র্ত্সান পশ্চিম তুর্কী খাগানাতের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করে এই দুই শক্তি ৬৬৩... | প্রদত্ত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে সঠিক উত্তরটি কী হওয়া উচিত তা আমি নিশ্চিত নই। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,218 | নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
অভিস্রবণ ঘটে যখন | দুইটি ভিন্ন ঘনত্ব ধারণকারী দ্রবীভূত পদার্থ একটি অর্ধভেদ্য ঝিল্লি দ্বারা বিভক্ত করা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,219 | পারুল ও সালমা দুই বান্ধবী। পারুল সৌরজগৎ সম্পর্কে জানতে একটি বই পড়ছিল। সে জানল, সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য। আর এই সূর্য থেকে সামান্য তাপ ও আলো দ্বারাই একটি গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণ ঘটেছে। সালমা একদিন স্কুলের সহপাঠীদের সাথে লঞ্চ নিয়ে শিক্ষা সফরে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌছালেও ফেরার পথে ঐ একই রুটে পানি কম থাকার কারণে লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি পানিতে ভরে গেলে তারা ফিরে আসে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই এমনটি ঘটে।
উদ্দীপকে বর্ণিত সালমার সহপাঠীর বক্তব্য কতটুকু যৌক্তিক তা মূল্যায়ন করো। | উদ্দীপকে বর্ণিত সালমার সহপাঠীর বক্তব্য পুরোপুরি যৌক্তিক নয়। চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণের প্রভাবে পৃথিবীর সমুদ্রের পানিরাশি প্রতিদিন নিয়মিতভাবে ফুলে উঠে এবং নেমে যায়। সমুদ্রের পানিরাশির এই ফুলে ওঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। উদ্দীপকে সালমা ও তার স্কুলের সহপাঠীরা লঞ্চে চড়ে শিক্ষাসফরে গেলে এ ঘটনাটি দেখতে পায়। শিক্ষার্থীরা সফরে যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌঁছলেও ফেরার সময় ঐ নদীপথেই পানি কম থাকায় লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি আবার পানিতে ভরে গেলে লঞ্চ ভালোভাবে চলা সম্ভব হয়। ঐ শিক্ষার্থীদের দেখা এ ঘটনাটি হলো জোয়ার ভাটা। জোয়ার ভাটা সম্পর্কে জানতে চাইলে সালমার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই জোয়ার ভাটা ঘটে থাকে।
সমুদ্রে জোয়ার ভাটা সৃষ্টির ক্ষেত্রে চাঁদ সত্যিই প্রধান ভূমিকা রাখে। সমুদ্রের যে অংশ যখন চাঁদের কাছাকাছি থাকে চাঁদের আকর্ষণে সে স্থানে জোয়ার হয়। আর যে অংশে জোয়ার হয় তার বিপরীত অংশে তখন ভাটা হয়। কিন্তু চাঁদের আকর্ষণ শক্তি ছাড়াও পৃথিবীর কেন্দ্রাতিগ বা কেন্দ্রাভিমুখী শক্তিও জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। পৃথিবী তার অক্ষের উপর দ্রুতবেগে ঘুরছে বলে তার পৃষ্ঠ থেকে তরল পানিরাশির চতুর্দিকে ছিটকে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। একে কেন্দ্রাতিগ শক্তি বলে। পৃথিবী ও চন্দ্রের আবর্তনের জন্য ভূ-পৃষ্ঠের তরল ও হালকা পানিরাশির ওপর কেন্দ্রাতিগ শক্তির প্রভাব বেশি হয়। এর ফলেই পানিরাশি সর্বদা বাইরে নিক্ষিপ্ত হয় এবং তা ভূপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায়। এ বিষয়টিও জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে সহায়তা করে।
উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, জোয়ার ভাটার কারণ সম্পর্কে সালমার সহপাঠীর বক্তব্য আংশিক সঠিক। কেননা চাঁদ ছাড়াও পৃথিবীর কেন্দ্রাতিগ শক্তি জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,220 | এশিয়ার জনগোষ্ঠী ও ভাষা সম্পর্কে সংক্ষেপে বলো? | এশিয়া, বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় মহাদেশ, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং ভাষার একটি গলে যাওয়া পাত্র। মধ্যপ্রাচ্যের বিস্তীর্ণ মরুভূমি থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রসালো চিরসবুজঅরণ্য পর্যন্ত বিস্তৃত এশিয়া হল অসংখ্য জাতিগত গোষ্ঠী এবং ভাষার আবাস যা এর ইতিহাস এবং পরিচয়ের সমৃদ্ধ ট্যাপেস্ট্রিকে আকার দিয়েছে। ৪.৬ বিলিয়নেরও বেশি লোকের বাসস্থান এশিয়া, জাতিগত বৈচিত্র্যের ভান্ডার। মহাদেশটি জাতিগত গোষ্ঠীগুলির একটি উল্লেখযোগ্য বিন্যাসের আবাসস্থল, প্রতিটির নিজস্ব স্বতন্ত্র রীতিনীতি এবং ঐতিহ্য রয়েছে। মধ্য এশিয়ার যাযাবর কাজাখ থেকে শুরু করে জাপানের আদিবাসী আইনু পর্যন্ত, এশিয়ার জাতিগোষ্ঠীগুলি একটি বিস্তৃত বৈচিত্র ছড়িয়ে আছে । নিচে বিভিন্ন অঞ্চলের জাতিগত বৈচিত্র সংক্ষেপে উল্লেখ করা হলো -
১. পূর্ব এশিয়া: পূর্ব এশিয়া জাতিসত্তার একটি বর্ণালী নিয়ে গর্ব করে, যার মধ্যে হান চীনারা বৃহত্তম গোষ্ঠী, যা চীনের জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশ গঠন করে। যাইহোক, চীনের অভ্যন্তরে, উইঘুর, তিব্বতি এবং ঝুয়াং-এর মতো আরও অসংখ্য জাতিগোষ্ঠী রয়েছে, যাদের প্রত্যেকের নিজস্ব ভাষা এবং সাংস্কৃতিক অনুশীলন রয়েছে।
২. দক্ষিণ এশিয়া: ভারত, নিজেই একটি উপমহাদেশ, জাতিগত গোষ্ঠী এবং ভাষার বিস্ময়কর বৈচিত্র্যের আবাসস্থল। ২০০০ টিরও বেশি স্বতন্ত্র জাতিগোষ্ঠী এবং ১৬০০ টিরও বেশি ভাষা কথ্য, ভারত একটি সাংস্কৃতিক মোজাইক। দক্ষিণ ভারতের দ্রাবিড় জনগণ, উত্তরের পাঞ্জাবি এবং সারা দেশের বিভিন্ন উপজাতি গোষ্ঠী এর সমৃদ্ধ টেপেস্ট্রিতে অবদান রাখে।
৩. দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জাতিগত বৈচিত্র্য সমানভাবে চিত্তাকর্ষক। ইন্দোনেশিয়ার জাভানিজ থেকে শুরু করে কম্বোডিয়ার খেমার এবং মায়ানমারের জাতিগত সংখ্যালঘু, প্রতিটি গোষ্ঠী এই অঞ্চলে তাদের অনন্য ঐতিহ্য নিয়ে আসে। ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং অন্যান্য দ্বীপের সাথে সংযোগকারী অস্ট্রোনেশিয়ান পরিবারের ভাষা এখানে ব্যাপকভাবে কথা বলা হয়।
৪. মধ্য এশিয়া: মধ্য এশিয়া, প্রায়ই সভ্যতার সংযোগস্থল হিসেবে বিবেচিত, যাযাবর এবং বসতি স্থাপনকারী জাতিগোষ্ঠীর আবাসস্থল। উজবেক, কিরগিজ এবং তুর্কমেন হল কিছু বিশিষ্ট গোষ্ঠী যারা এই অঞ্চলে তাদের চিহ্ন রেখে গেছে। এখানে কথ্য ভাষাগুলি বৈচিত্র্যময়, তুর্কিক, ফার্সি এবং মঙ্গোলিক ভাষা দ্বারা প্রভাবিত।
৫. মধ্যপ্রাচ্য: মধ্যপ্রাচ্য, তার জটিল ইতিহাস সহ, আরব, পারস্য, কুর্দি এবং অ্যাসিরিয়ানদের মতো বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর আবাসস্থল। এই অঞ্চলের ভাষাগত বৈচিত্র্য তার জটিল ইতিহাসের একটি প্রমাণ, যেখানে আরবি, ফার্সি, তুর্কি এবং হিব্রু ভাষা বিভিন্ন জাতিতে কথ্য।
ভাষা জাতিগত পরিচয়ের একটি সংজ্ঞায়িত বৈশিষ্ট্য এবং সংস্কৃতি সংরক্ষণের একটি মূল উপাদান। এশিয়া হাজার হাজার ভাষার আবাসস্থল, প্রত্যেকটির নিজস্ব ইতিহাস এবং তাৎপর্য রয়েছে। এশিয়ার ভাষাগত ভূদৃশ্যকে বিভিন্ন ভাষা পরিবারে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে। চীন-তিব্বতীয় পরিবার, যার মধ্যে চীনা এবং তিব্বতি রয়েছে, পূর্ব এশিয়ায় আধিপত্য বিস্তার করে। ইন্দো-ইউরোপীয় পরিবার হিন্দি, বাংলা এবং উর্দু সহ দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পাওয়া অস্ট্রোনেশিয়ান পরিবার প্রশান্ত মহাসাগর জুড়ে কথিত ভাষাগুলিকে সংযুক্ত করে।
দুর্ভাগ্যবশত, এশিয়াতেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিপন্ন ভাষা রয়েছে। বিশ্বায়ন, নগরায়ণ এবং প্রভাবশালী ভাষার বিস্তারের ফলে অনেক আদিবাসী ভাষার অবক্ষয় ঘটেছে। সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণের জন্য এই ভাষাগুলিকে নথিভুক্ত এবং পুনরুজ্জীবিত করার প্রচেষ্টা করা হচ্ছে।
| Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,221 | সংক্ষেপে শেক্সপিয়রের বাবা, মা, স্ত্রী ও পরিবারের বর্ণনা দাও। | উইলিয়াম শেক্সপিয়রের বাবা জন শেক্সপিয়র ও তার মা ম্যারি আর্ডেন। তিনি ছিলেন তার বাবা-মায়ের আট সন্তানের মধ্যে তৃতীয় এবং ছেলে সন্তানের মধ্যে প্রথম। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ১৫৮২ সালে তিনি তার চেয়ে আট বছরের বড় অ্যানি হ্যাথওয়েকে বিবাহ করেন। অ্যানির গর্ভে শেক্সপিয়রের তিনটি সন্তান হয়েছিল— সুসান এবং হ্যামনেট ও জুডিথ (জমজ)। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,222 | অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০১৩ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার অ্যাশেজ সিরিজ | সফর শুরু হয়েছিল। এ গ্রুপে দলটির সাথে ছিল ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা। কিন্তু দলটি ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার কাছে পরাভূত হয় এবং নিউজিল্যান্ডের সাথে বৃষ্টিবিঘ্নিত খেলায় পরিত্যক্ত হওয়ায় এক পয়েন্ট অর্জন করে। এরফলে অস্ট্রেলিয়া গ্রুপ-এ’র সর্বনিম্ন স্থানে অবস্থান করে ও প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,223 | কোন প্রাণীকে কেন মরুভূমির জাহাজ বলা হয়? | উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়।
উট মরুজীবনের জন্য চমৎকারভাবে অভিযোজিত। এদের প্রশস্ত পদ বালির উপর চলাচলের জন্য যেমন উপযুক্ত, তেমনি নাসারন্ধ্র সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করার ক্ষমতা এবং সংবদ্ধ করার উপযোগী। দুই সারি চোখের পাপড়ি মরুভূমিতে বসবাসের জন্য খুবই সহায়ক। আর এসব উপযোগিতার কারণে উট মরুভূমিতে সহজেই মালামাল বহন করতে পারে। এজন্য একে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,224 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
কর্নেলিয়াস সাইপ্রিয়ান হেনরি (জন্ম ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬ সালে সেন্ট লুসিয়ায়) একজন কানাডার ক্রিকেটার এবং রাগবি ইউনিয়নের খেলোয়াড়। তিনি ১৯৭৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে | খেলেন যেখানে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিনি দুটি উইকেট নিয়েছিলেন (মাস্টার ক্লাসের ব্যাটসম্যান অ্যালান বর্ডারকে বল করে)। তারপরে তিনি ১৯৮০ এর দশকে কানাডার হয়ে রাগবি খেলেন। তিনি বর্তমানে বেল এয়ার সিসির হয়ে অটোয়ায় ক্রিকেট খেলেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,225 | কিভাবে একটি "ট্র্যাপডোর" মাকড়সা শিকার করে? | ট্র্যাপডোর স্পাইডার হল মাকড়সার একটি প্রজাতি যারা মাটিতে গর্ত তৈরি করে। প্রতিটি বুরোতে একটি কবজা সহ মাটি এবং জালের তৈরি একটি দরজা রয়েছে। গর্তের বাইরে একটি পাতলা জালের স্ট্র্যান্ড রয়েছে যা একটি ফাঁদ লাইন হিসাবে কাজ করে। যখন একটি পোকা ফাঁদের লাইন স্পর্শ করে তখন মাকড়সা গর্তের দরজা খুলে দেয়, পোকাটিকে ধরে ফেলে এবং বরোর ভিতরে নিয়ে যায়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,226 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
এছাড়া কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি এ. ডি. হোয়াইট প্রফেসর-এট-লার্জ মনোনীত হয়েছিলেন এবং সাত বছর দায়িত্ব পালন করেছেন। পাহলভি শাসনামলে তার নেতৃত্বেই ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম ইমপেরিয়াল ইরানিয়ান একাডেমী অব ফিলোসফি (বর্তমানে ইরানিয়ান ইন্সটিটিউট অব ফিলোসফি) গড়ে ওঠে। ১৯৭৯ সালে | ইরানে বিপ্লবের পর তিনি স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস শুরু করেন এবং প্রথমে উতাহ ও | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,227 | খাদ্য নীতি ২০০৬ কেন প্রণীত হয়? ব্যাখ্যা কর। | খাদ্য নিরাপত্তা এবং স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে বাংলাদেশে খাদ্য নীতি ২০০৬ প্রণয়ন করা হয়েছে।
২০০৬ সালে খাদ্য নীতি প্রবর্তন করা হয়। খাদ্য নিরাপত্তার জন্য গৃহীত উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপগুলো হলো— কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা), ভিজিএফ, ভিজিডি, টিআর প্রভৃতি। এসব কর্মসূচির মাধ্যমে সরকার প্রায় ২০ লাখ টন চাল দুঃস্থ, নিরন্ন, প্রতিবন্ধী ও শ্রমিকদের সরবরাহ করে। এসব কর্মসূচির মাধ্যমে দরিদ্র ও অসহায় মানুষের খাদ্যের নিশ্চয়তা প্রদান এবং তাদেরকে স্বাবলম্বী করার প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,228 | এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
শের আলি ১৮৬০-এর দশকে পাঞ্জাব মাউন্টেড পুলিশে ব্রিটিশ প্রশাসনের জন্য কাজ নিয়োজিত ছিলেন। তিনি খাইবার এজেন্সির তিরাহ উপত্যকা থেকে এসে পেশোয়ারের কমিশনারের জন্য কাজ করেছিলেন। তিনি ব্রিটিশদের সেবায় আম্বালায় অশ্বারোহী রেজিমেন্টে যুক্ত ছিলেন। তিনি ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ বা মহাবিদ্রোহের সময় রোহিলখণ্ড ও অবধে প্রেসিডেন্সি সেনাবাহিনীতে (অর্থাৎ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর সেবা করা) দায়িত্ব পালন করেন। তিনি পেশোয়ারে মেজর হিউ জেমসের অধীনে অশ্বারোহী সৈনিক হিসেবে এবং রেনেল টেলরের জন্য মাউন্ট অর্ডারলি হিসেবে কাজ করেন। রেনেল টেলর শের আলীকে ঘোড়া, পিস্তল ও সংশয় পত্র দিয়ে পুরস্কৃত করেছিলেন। তার উত্তম চরিত্রের কারণে, শের আলি ইউরোপীয়দের মধ্যে জনপ্রিয় ছিলেন এবং রেনেল টেলরের সন্তানদের দেখাশোনায় নিযুক্ত ছিলেন। পারিবারিক কলহের মধ্যে তিনি দিনের আলোতে পেশোয়ারে হায়দার নামে তার এক আত্মীয়কে হত্যা করেন এবং তাকে ১৮৬৭ সালের ২ই এপ্রিল মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়, যদিও তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। আপিলে, বিচারক কর্নেল পোলেক তার সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড মঞ্জুর করেন এবং তাকে তার শাস্তি পূরণের জন্য কালা পানি বা আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে নির্বাসিত করা হয়ে। তাকে পোর্ট ব্লেয়ারে নাপিত হিসেবে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়, কারণ তিনি তার আগমনের পর থেকে ভাল আচরণকারী হিসাবে পরিচিত ছিলেন। | সিপাহী বিদ্রোহ সম্পর্কে | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,229 | কিউই কোন দেশের জাতীয় পাখি? | কিউই নিউজিল্যান্ডের জাতীয় পাখি | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,230 | ১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থান কী? ব্যাখ্যা কর। | স্বৈরাচারী এরশাদবিরোধী ১৯৯০ সালের গণআন্দোলনকে নব্বই-এর গণঅভ্যুত্থান বলা হয়।
১৯৮২ সালের শেষ দিকে জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শিক্ষানীতি বাতিলের দাবিতে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম আন্দোলন শুরু করে ছাত্র সমাজ। ১৯৯০ সালের ২০শে নভেম্বর গুলিবিদ্ধ মিলনের মৃত্যু এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের একযোগে পদত্যাগ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর অভিন্ন কর্মসূচির কারণে ১৯৯০ সালের ৪ঠা ডিসেম্বর এরশাদ পদত্যাগ করেন। আর তার বিরুদ্ধে সংঘটিত ১৯৯০ সালের আপামর জনতার এ আন্দোলনই ১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থান নামে পরিচিত। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,231 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
২০০১ ফিফা বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্ট কাকা ব্রাজিল যুব দলের হয়ে খেলেন।কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিল ঘানার সাথে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ে যায়।টুর্নামেন্টটিতে কাকা ১ টি গোল করেন।কয়েক মাস পরে,৩১ জানুয়ারি ২০০২ সালে এর সাথে একটি প্রীতি ম্যাচে জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক করেন।তিনি ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপ | জয়ী দলের একজন সম্মানিত সদস্য ছিলেন।তবে পুরো টুর্নামেন্ট এ মাত্র ২৫ মিনিট খেলার সুযোগ পান,যার পুরোটাই ছিলো এর সাথে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,232 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
রহনপুর প্রাচীন পুন্ড্রবর্ধণ রাজ্যের জনপদে অবস্থিত এবং বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলায় অবস্থিত বিখ্যাত বাণিজ্য কেন্দ্র। কোন কোন ইতিহাস অনুসন্ধানী রহনপুরে প্রাক মুসলিম যুগের উন্নত নগরীর অবস্থানের উল্লেখ করেছেন। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পূর্বে এটি তৎকালীন বৃহত্তর মালদহ জেলার অর্ন্তভূক্ত ছিল।পুনর্ভবা- মহানন্দা নদীর তীরে অবস্থিত রহনপুর পাকিস্তান আমলে নবাবগঞ্জ মহকুমার অধীনে আসে। | বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর এবং ১৯৮৩ সালে উপজেলা ব্যবস্থা প্রবর্তিত হলে গোমস্তাপুর থানা উপজেলায় উন্নীত হয় এবং উপজেলার সার্বিক কর্মকান্ডের কেন্দ্রস্থল হিসেবে রহনপুরে উপজেলা পরিষদের প্রশাসনিক অফিস আদালত স্থাপিত হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,233 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন ;
তবুও, যদি শেষ আরেকবারের মত "ব্লিট্জক্রীগ" তথা ঝটিকা আক্রমণ সফলভাবে পরিচালনা করা যায়, তবে জার্মান বাহিনী | পশ্চিম রণাঙ্গনে মিত্রবাহিনীর ওপর মনোনিবেশ করতে পারত। অবশ্যই, এপ্রিলে অনুষ্ঠিত সমঝোতা বৈঠক কোন সমঝোতায় আসতে পারে নি, পারার কথাও নয়। জার্মানদের পরিকল্পনা অনুযায়ী কুর্স্কের উত্তরে ওরেল ঘাঁটি থেকে এবং দক্ষিণে বেলগোরোড ঘাঁটি থেকে একযোগে হামলা চালানো হবে। উভয় পার্শ্বের সেনারা কুর্স্কের পূর্বদিকে সমবেত হবে, অর্থ্যাৎ ১৯৪১-৪২ সালের শীতকাল আসার পূর্বে "দক্ষিণ যুগ্ম সৈন্যবাহিনী" যে অবস্থানে ছিল সেখানেই তারা পুনঃসংগঠিত হবে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,234 | এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
প্রতুল ভট্টাচার্য বা প্রতুলচন্দ্র ভট্টাচার্য () (১৬ জানুয়ারি, ১৯০০ - ২৯ আগস্ট, ১৯৭৮) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী। ছাত্রাবস্থাতেই বিপ্লবী নেতা হেমেন্দ্রকিশোর আচার্য চৌধুরীর প্রভাবে যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত হন। ময়মনসিংহে শিক্ষা শেষ করে কলকাতায় আইন কলেজে পড়ার সময় বেঙ্গল ক্রিমিনাল ল অ্যাামেন্ডমেন্ট অ্যাক্টে আটক বন্দি হিসেবে জেলে থাকেন। ১৯২৮ সালে মুক্ত হন। ঐ বছরই কলকাতা কংগ্রেসে সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে পরিচালিত স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর সহ দলনেতার ভূমিকা গ্রহণ করেন। ঐ আধা-সামরিক বাহিনী গঠন করার উদ্দেশ্য ছিলো ভবিষ্যতে বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের প্রস্তুতি। ১৯৩০ সালে তিন আইনে ধরা পড়ে ভারতের বিভিন্ন কারাগারে থাকেন। ১৯৩৮ সনে মুক্তি পাবার পর থেকে আমৃত্যু বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ছিলেন। পূর্ব বাংলার মুক্তি আন্দোলনের সময় বহুভাবে এই আন্দোলনকে সাহায্য করেছেন। তিনি ব্রিটিশ রাজের জেলে মোট ১০ বছর বন্দি ছিলেন। | মুক্তি আন্দোলন | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,235 | অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
দক্ষিণ এশীয়ায় ব্রিটিশ শাসনের শেষাংশে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারতীয় উপমহাদেশের যে বিভাজন করে, তার আগে বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ একই ভূখণ্ড ছিল, এবং এদের উভয়ের মুখের ভাষা ছিল বাংলা। তাই এই জাতিকে বাঙালি হিসেবেই চিনতো বিশ্ব। কিন্তু পরবর্তিতে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে বিভাজনের মাধ্যমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে পৃথক করে বাংলাদেশ ভূখণ্ডটিকে দেওয়া হয় পাকিস্তানের অধীন করে। সেখান থেকে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের | মাধ্যমে স্বাধীন হয় বাংলাদেশ। আর তখন থেকেই বিশ্বব্যাপী নিজস্ব আলাদা জাতিসত্তার পরিচায়ক হিসেবে এই দেশের বাসিন্দা কিংবা জন্মসূত্রে এই দেশের সাথে সম্পর্কিত কাউকে "বাংলাদেশী" আখ্যা দেওয়া হয়। এই মর্মে সকল বাংলাদেশী একেকজন বাঙালি হলেও সকল বাঙালি বাংলাদেশী নন এবং বাঙালি শব্দটি যেখানে একাধিক দেশের সাথে সম্পৃক্ত, বাংলাদেশী শব্দটি সেখানে কেবল একটি দেশের (বাংলাদেশ) সাথেই সম্পৃক্ত এবং ঐ একটি দেশেরই আলাদা জাতিসত্তার পরিচায়ক। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,236 | মরুভূমিতে মরীচিকা কেন হয় | সূর্যের প্রচন্ড তাপে মরুভূমিতে মরীচিকা দেখা দেয়। আলো গরম বাতাস থেকে ঠান্ডা বাতাসে যাওয়ার সময় প্রতিসরণ সূচক ভিন্ন হয় তাই এটি বাঁকে যায় এবং এমন জায়গায় পানি বা ক্যাকটাসের প্রতিফলন দেখা যায় যেখানে এটি আসলে উপস্থিত নেই। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,237 | প্রাক-ইসলামি আরবের আবহাওয়া ও জলবায়ুর বর্ণনা দাও। | আরব উপদ্বীপের পূর্বে পারস্য উপসাগর ও ওমান উপসাগর, পশ্চিমে লোহিত সাগর এবং দক্ষিণে আরব সাগর ও ভারত মহাসাগর দ্বারা বেষ্টিত হলেও কিছু উপকূলীয় অঞ্চল ও জলবিধৌত উপত্যকা ছাড়া আরবের সর্বত্র আবহাওয়া অত্যন্ত শুষ্ক ও উত্তপ্ত। অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর অভাবে উত্তপ্ত মরু অঞ্চল শুষ্ক, রুক্ষ, রৌদ্র দগ্ধ ও গাছপালা-শূন্য এবং ‘লু’ হাওয়া প্রবাহিত এলাকা। পি. কে. হিট্টি বলেন, “পূর্ব ও পশ্চিমে সমুদ্রবেষ্টিত হলেও সেই জলরাশি এখানকার ভূমি সিক্ত করতে পারেনি। কারণ, আরব ভূমির অধিকাংশই আফ্রিকা ও এশিয়ার বৃষ্টিহীন প্রান্তর।” দক্ষিণের মহাসমুদ্র থেকে প্রাকৃতিক কারণে মেঘ ওঠে কিন্তু মরুর বালুঝড় (সাইমুম) তা শুষে নেয়। বাতাসে আর জলীয়বাষ্প অবশিষ্ট থাকে না। ইসলামের জন্মস্থান হেজাজ প্রদেশেও বৃষ্টিপাত খুব কম হয়। হেজাজ প্রদেশের উত্তরাংশে অবস্থিত মরূদ্যানগুলো মানুষের বসবাসের উপযোগী। ওমান, হাজরামাউত প্রভৃতি অঞ্চল সমুদ্রের কাছাকাছি ও বৃষ্টিপ্রবণ এলাকা হওয়ায় এখানে উর্বর ভূমির সাথে স্বাস্থ্যকর আবহাওয়ার উপস্থিতি রয়েছে। আরবদেশে নৌ-চলাচলের উপযোগী কোনো নদ-নদী না থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য উটই প্রাচীন আরববাসীর প্রধান বাহন হিসেবে পরিচিত ছিল। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,238 | নিচের অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও।
সম্প্রতি মোদির ঐতিহাসিক যুক্তরাষ্ট্র সফরের পর এবার ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটিই বাইডেনের প্রথম ভারত সফর। মূলত জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতেই নয়াদিল্লি সফরে যাবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বেশ কিছুদিন ধরেই বাইডেনের ভারত সফরের বিষয়ে গুঞ্জন শোনা গেলেও এবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এলো হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে।
প্রশ্ন: জো বাইডেন কেন ভারতে যাচ্ছে? | জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য ভারত সফরে যাবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,239 | ম্যাগি তৈরির পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর | ম্যাগির প্যাকেট কেটে নিন। একটি পাত্রে জল যোগ করুন এবং এটি ফুটতে দিন। মশলা, লবণ, সস এবং সবজি যোগ করুন। ম্যাগি যোগ করুন এবং সব দশ মিনিট ফুটতে দিন এবং মাখন দিয়ে পরিবেশন করুন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,240 | দুটি বাক্য বলো যে বাক্যের সবগুলো শব্দের প্রথম অক্ষর 'ক'। | নিচে দুটি বাক্য দেওয়া হলো যে বাক্যের সবগুলো শব্দের প্রথম অক্ষর 'ক'।
১. কবির কাল কাজটা করেছিল।
২. কাক কেন কা-কা করে? | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,241 | আণবিক ভর হল | সংশ্লিষ্ট কোন পদার্থের একটি অণুর ভর: এটিকে ডাল্টন এককে (Da বা u) পরিমাপ করা হয়। একই যৌগের বিভিন্ন অণুর বিভিন্ন আণবিক ভর থাকতে পারে | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,242 | সূর্য অন্যান্য নক্ষত্রের চেয়ে বড় বলে মনে হয় যে কারণে:
(ক) হলুদ রং
(খ) উচ্চ তাপমাত্রা
(গ) পৃথিবী থেকে দূরত্ব
(ঘ) রাসায়নিক গঠন। | (গ) পৃথিবী থেকে দূরত্ব | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,243 | সোহেলের বাগানে বিভিন্ন কীটপতঙ্গ ঘুরে বেড়াতে দেখল। তার কৌতুহল দেখে সোহেলের বাবা বললেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বিভিন্ন জীবের মধ্যে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উদ্দীপকের কীটপতঙ্গের সাথে বাগানের উদ্ভিদের সম্পর্ক কী? ব্যাখ্যা করো। | উদ্দীপকের কীটপতঙ্গের সাথে উদ্ভিদের বংশবৃদ্ধির একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। উদ্ভিদে বংশবৃদ্ধির প্রধান শর্ত হলো নিষেক। কারণ নিষেকের পর ফুলের গর্ভাশয় ধীরে ধীরে পরিবর্তনের মাধ্যমে ফলে পরিণত হয়। আবার নিষেকের পূর্ব শর্ত হলো পরাগায়ন। কীটপতঙ্গগুলো পরাগায়নের বাহক হিসেবে কাজ করে। ফুলের রং বা গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে, মধু গ্রহণের লক্ষে যখন কীটপতঙ্গগুলো ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ায়, তখনই তাদের মাধ্যমে ফুলে স্ব-পরপরাগায়ন ঘটে থাকে। পরাগায়নের পর সেখানে নিষেক ঘটে এবং পরবর্তীতে গর্ভাশয় ফলে এবং ডিম্বক বীজে পরিণত হয়। ফলজ বাগানে কীটপতঙ্গ না থাকলে সফল পরপরাগায়ন বাধাগ্রস্ত হবে এবং ফলের উৎপাদনও কমে যাবে। ফলে বংশবৃদ্ধি ব্যাহত হবে। তাই উদ্দীপকের কীটপতঙ্গের সাথে বাগানের উদ্ভিদের মধ্যে পরাগায়ন তথা বংশবৃদ্ধির সম্পর্ক রয়েছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,244 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব প্রক্রিয়াটি | ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপে খেলার জন্য ৩২ টি দলের মধ্যে ৩১ টির দল নির্বাচনের জন্য ছয়টি ফিফা কনফেডারেশন আয়োজিত একাধিক টুর্নামেন্ট। স্বাগতিক হিসাবে কাতার সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। ফিফার সদস্য বাকি ২১০টি দল বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,245 | ইউরোপের অবস্থান বর্ণনা করো। | ৩৫° উত্তর অক্ষরেখা থেকে ৭১° উত্তর অক্ষরেখা এবং ২৫° পশ্চিম দ্রাঘিমারেখা থেকে ৬৬° পূর্ব দ্রাঘিমারেখার মধ্যে ইউরোপ মহাদেশ অবস্থিত। ২০° পূর্ব দ্রাঘিমারেখা এবং ৫৫° উত্তর অক্ষরেখা এ মহাদেশের প্রায় মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে। এ মহাদেশের উত্তরে উত্তর মহাসাগর; দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর ও কৃষ্ণ সাগর, পূর্বে কাস্পিয়ান সাগর, উরাল নদী ও উরাল পর্বত এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর অবস্থিত। উরাল পর্বত এশিয়া ও ইউরোপকে পৃথক করেছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,246 | কোন পাখিকে বলা হয় বালিতে মাথা রাখে? | উটপাখি একটি পাখির প্রজাতি যা বালির নিচে মাথা আটকে রাখে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,247 | "৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লেখ। | ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) অনুষ্ঠিত জনসভায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত ভাষণ একটি ঐতিহাসিক ভাষণ। বাঙালিরা তাদের মহান নেতার নির্দেশের অপেক্ষায় ছিল, যা ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের মধ্যে প্রকাশ পায়। ১৮ মিনিট স্থায়ী এই ভাষণে বঙ্গবন্ধু বাঙালিকে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানান। ৭ই মার্চের ভাষণের ভাষাশৈলী বিবেচনা করে 'নিউজউইক' ম্যাগাজিন ১৯৭১ সালেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজনীতির কবি হিসেবে আখ্যায়িত করে। এ ভাষণে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দ যেন বাঙালির প্রাণের কথা বলে। এ ভাষণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও বাঙালির প্রতি তাঁর গভীর মমত্ববোধ প্রকাশ পেয়েছে। পরবর্তীতে ২০১৭ সালের ৩০শে অক্টোবর ইউনেস্কো এই ভাষণকে ওয়ার্ল্ড ডকুমেন্টারি হেরিটেজ হিসেবে মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিষ্টারে অন্তর্ভুক্ত করে। যা বাঙালি জাতির জন্য একটি অহংকারের বিষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ৭ই মার্চের ভাষণে শোষণের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতিকে গর্জে ওঠার আহবান জানানো হয়। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। কারণ, ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও পাকিস্তানি শাসকরা ক্ষমতা নিজেদের মধ্যে কুক্ষিগত করে রাখার চেষ্টা করে। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ৩রা মার্চ জাতীয় পরিষদ আহ্বান করলেও ১লা মার্চ অপ্রত্যাশিতভাবে এই অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য মুলতবি ঘোষণা করেন। প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ২রা মার্চ ঢাকায় এবং ৩রা মার্চ সারাদেশে হরতাল পালিত হয়। ৩রা মার্চ তিনি পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দেন। ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণটি অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যেই প্রদান করা হয়েছিল। ভাষণটিতে ৪টি দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো— নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর, হত্যার সুষ্ঠু বিচার, সামরিক বাহিনীকে ব্যারাকে ফিরে যাওয়া, সামরিক আইন প্রত্যাহারের আহ্বান। ভাষণটিতে বঙ্গবন্ধু বাঙালির বদনাম যেন না হয় সে বিষয়েও সতর্ক থাকতে বলেছেন। ভাষণটির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রতিটি কথা বিশ্লেষণধর্মী। বাঙালি জাতির স্বাধীনতার পরোক্ষ ঘোষণা ছিল ৭ই মার্চের ভাষণ। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া এই ঐতিহাসিক ভাষণটি সর্বকালের সেরা ভাষণ হিসেবে সারাবিশ্বে আলোচিত। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,248 | একটি শহরে শরৎ ঋতুর একটি দিন বর্ণনা করুন | নগরী সেজেছিল শরৎ, বাদামী, সোনালি, সবুজ ও নীলের রঙে। ফুটপাথে গাছ থেকে পাতা ঝরে পড়ছিল। হ্যালোইন উৎসবের জন্য কুমড়ো খোদাই করা হচ্ছিল। ক্রিসমাস ঘনিয়ে আসায় রাস্তা থেকে দোকানে বাতাসে উৎসবের আমেজ ছিল। আকাশ সাদা মেঘের সাথে পরিষ্কার নীল ছিল। আবহাওয়া ছিল মনোরম তাই অনেক পিকনিক এবং আউটিং ছিল. | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,249 | প্রস্বেদন কাকে বলে সংক্ষেপে বলো? | যে শারীরতাত্ত্বিক প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদের বায়বীয় অঙ্গ (সাধারণত পাতা) হতে অতিরিক্ত পানি বাষ্পাকারে বের হয়ে যায়, তাকে প্রস্বেদন বা বাষ্পমোচন বলে। বায়ুমণ্ডলে উন্মুক্ত উদ্ভিদের যে কোনো অংশে প্রস্বেদন সংঘটিত হয়। তবে পাতাই উদ্ভিদের প্রধান প্রস্বেদন অঙ্গ। গড় হিসেবে শোষিত পানির মাত্র ১% দেহে অবস্থান করে ও কাজে লাগে, বাকি ৯৯% পানি দেহ থেকে বাষ্পাকারে বের হয়ে যায়। এটি উদ্ভিদের অত্যাবশ্যকীয় প্ৰক্ৰিয়া, তবে অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিকরও হতে পারে। বিজ্ঞানী কার্টিস প্রস্বেদনকে 'প্রয়োজনীয় অমঙ্গল' বলেছেন। গ্যানং পটোমিটারের সাহায্যে প্রস্বেদন হার নির্ণয় করা যায়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,250 | কেন পৃথিবীতে জোয়ার হয়? | পৃথিবীর ঘূর্ণন এবং চাঁদের মহাকর্ষীয় প্রভাবের কারণে পৃথিবীতে জোয়ারের সৃষ্টি হয় | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,251 | প্রাক-ইসলামি আরবে বাণিজ্যিক কাফেলা হিসেবে উট কেন উল্লেখযোগ্য? | প্রতিকূল মরু অঞ্চলে উট একমাত্র বাহন হওয়ায় প্রাক-ইসলামি আরবে বাণিজ্যিক কাফেলা হিসেবে এ প্রাণীটি উল্লেখযোগ্য ছিল।
উট একটি কষ্টসহিষ্ণু প্রাণী। উট ছাড়া মরুবাসী আরবদের জীবন অকল্পনীয় । আরবে নৌ-চলাচলের উপযোগী কোনো নদ-নদী না থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রধান বাহন ছিল উট। শীতকালে প্রায় ২৫ দিন ও গরমকালে প্রায় ১৫ দিন আরবের উটগুলো কোনো পানি পান না করে চলতে পারায় রাজ্যবিস্তার, ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও উট অগ্রণী ভূমিকা পালন করত। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,252 | রাতুলদের গ্রামে আগে অনেক পুকুর, জলাশয় ছিল। জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ আরো নানা কারণে বর্তমানে তাদের গ্রামের অনেক পুকুর, জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে। রাতুলদের গ্রামকে এ ধরনের প্রভাব থেকে রক্ষা করার জন্য কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে বলে তুমি মনে করো? | রাতুলদের গ্রামকে এ ধরনের প্রভাব অর্থাৎ পানি সংকটের নেতিবাচক প্রভাব থেকে রক্ষা করতে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে বলে মনে করি।
মানুষসহ জীবজগতের অস্তিত্বের জন্য পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পানি অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। বর্ষাকালে বৃষ্টি থেকে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া গেলেও শীত ও গ্রীষ্মকালে পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। সে কারণে সারাবছর পানির প্রাপ্তি, প্রবাহ ও রটন নিশ্চিত রাখতে এই সম্পদের ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে।
রাতুলদের গ্রামে পুকুর, জলাশয় ভরাট করা হচ্ছে এবং ফলাফলে পানি সংকট তৈরি হচ্ছে। পানি সংকটের নেতিবাচক প্রভাব থেকে রেহাই পেতে পানি ব্যবস্থাপনা জরুরি। পানি ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ হিসেবে নদ-নদী, পুকুর, খাল, বিল, হাওর-বাওড়, বন ও ভূমির পরিবেশ রক্ষা করতে হবে। শুষ্ক ও শীত মৌসুমে সর্বত্র পানির সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে এবং বৃষ্টির সময়ে বৃষ্টির পানি ধরে রাখতে হবে। নদ-নদীর নাব্য সংকট দূর করতে খনন কাজ সম্পাদন করা জরুরি। সংযোগ খাল ও রিজার্ভার খনন, মাটির লবণাক্ততা দূর, নদী ভাঙন রোধে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন, পরিমিত সার ও কীটনাশক ব্যবহার প্রভৃতি কার্যক্রম সম্পাদন করতে হবে। সর্বোপরি নদী, খাল-বিল, পুকুর-জলাশয় ভরাট বন্ধে ব্যক্তি সচেতনতার পাশাপাশি সরকারি হস্তক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
অতএব বলা যায়, রাতুলদের গ্রাম তথা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলকে পানি সংকট থেকে রক্ষা করতে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন উদ্যোগের বাস্তবায়ন আবশ্যক। এই উদ্যোগ বা পদক্ষেপগুলোই রাতুলদের গ্রামের পানি সংকট দূর করবে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,253 | কোন পাখি তার মাথা তিনশত ষাট ডিগ্রি ঘোরাতে পারে? | পেঁচা তাদের মাথা তিনশ ষাট ডিগ্রি ঘোরাতে সক্ষম। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,254 | মি. জামান ১০ম শ্রেণির 'বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়' বিষয়ের একজন শিক্ষক। তিনি আজ শ্রেণিতে একটি নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন। ঐ নির্বাচনে চারটি দল যুক্ত হয়ে একটি জোট গঠন করে। অতঃপর, তিনি অপর একটি সাধারণ নির্বাচনের কথা বলেন যা “এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে” অনুষ্ঠিত হয়। এতে একটি দল জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে।
উদ্দীপকের প্রথম অংশে আলোচিত নির্বাচন কোনটি? ব্যাখ্যা কর। | উদ্দীপকের প্রথম অংশে আলোচিত নির্বাচনটি হচ্ছে ১৯৫৪ সালের মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন ।
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর শাসক দল মুসলিম লীগ দীর্ঘদিন পর্যন্ত নির্বাচনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকার গঠনের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। অবশেষে প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনের উদ্যোগ নেওয়া হলে আওয়ামী লীগ গণবিরোধী মুসলিম সরকারকে হঠাতে ১৯৫৩ ৪টি দলের সমন্বয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠন করে। সালে
উদ্দীপকের প্রথম অংশে উল্লেখিত নির্বাচনেও চারটি দল যুক্ত হয়ে একটি জোট গঠন করে। সুতরাং এটি যুক্তফ্রন্ট গঠনকেই নির্দেশ করে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের জন্য ২১ দফার ভিত্তিতে চারটি দল (আওয়ামী লীগ, কৃষক শ্রমিক পার্টি, নেজামে ইসলাম ও গণতন্ত্রী দল) নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। সে বছরের মার্চে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে এই জোট ২৩৭টি মুসলিম আসনের মধ্যে ২২৩টি পায়। অগণতান্ত্রিক আচরণ, দুর্নীতি ইত্যাদির জন্য জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলা ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ পায় মাত্র ৯টি। এভাবে এই নির্বাচনে জনগণ মুসলিম লীগকে প্রত্যাখ্যান করে এবং পূর্ব বাংলায় দলটির শাসনের অবসান ঘটে । | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,255 | অ্যাভোগাড্রো ধ্রুবক | যা সাধারণত NA বা L দ্বারা প্রকাশকরা হয়, হলো আনুপাতিকতা ফ্যাক্টর যা সেই নমুনার মধ্যে পদার্থের পরিমাণের সাথে নমুনার মধ্যে উপাদান কণা (সাধারণত অণু, পরমাণু বা আয়ন) এর সংখ্যার সম্পর্ক। এটি এসআই ধ্রুবক যার ৬.০২২১৪০৭৬×১০২৩/মোল। স্ট্যানিস্লাও ক্যানিজারো এটি ইতালীয় বিজ্ঞানী আমাদিও আভোগাদ্রো এর নামানুসারে এর নামকরণ করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,256 | "একটি শীতের সকাল" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন। | ছয়টি ঋতুর সমারোহে গঠিত বৈচিত্র্যময় একটি দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। কুয়াশার চাদরে মুড়ি দিয়ে এবং গাছের ঝরা পাতার মাধ্যমে আগমন ঘটে শীতকালের। পৌষ ও মাঘ এই দুইমাস নিয়ে শীতকাল গঠিত। এমনি এক শীতকালে সবাই মিলে ঠিক করলাম নানাবাড়িতে বেড়াতে যাবো। সদ্যই বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হয়েছে; হাতে এখন অফুরন্ত সময়। এখন বেড়াতে যাওয়ায় কোনো মানা নেই। যেই কথা সেই কাজ নানাবাড়িতে পৌছানোর পর এক শীতের সকালে খুব ভোরে ঘুম থেকে ডেকে তোলা হলো। শীতের দিনে আড়মোড়া ভেঙ্গে বিছানা ছাড়তে মন চাইলো না। তখন মা এসে বললেন যে, নানী নানারকম পিঠা বানাচ্ছেন। পিঠার লোভে অনেক কষ্টে আড়মোড়া ভেঙ্গে বিছানা ছাড়লাম। বাইরে এসে দেখি তখনো সূর্য ঠিকমতো উকী দেয়নি; চারদিকে কুয়াশায় ছেয়ে আছে, হাতমুখ ধুয়ে চুলার ধারে নানির কাছে গিয়ে বসলাম। নানি তখন ভাপাপিঠা বানাচ্ছিলেন গরম গরম ধোঁয়া ওঠা পিঠা আর খেজুরের রস এর স্বাদই অনন্য। খাওয়া-দাওয়া শেষে মামাতো বোনের সাথে ঘুরতে বের হলাম। বাইরে বেরিয়ে দেখি অনেকইে খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহাচ্ছেন। গ্রামের অনেক গরিব মানুষের গায়ে পর্যাপ্ত গরম জামাও দেখিনি। অনেকেই ঠক ঠক করে কাঁপছিল। তখন মনে হলো শীত আমাদের কাছে উপভোগ্য হলেও অনেকের কাছেই সেটা অভিশাপস্বরূপ। বোনের সাথে অনেকক্ষণ ঘোরার পর বাড়ি ফিরে এলাম। বাড়ি ফেরার পথে ঠিক করলাম আমরা একদিন বনভোজন করব। বাড়ি ফিরে দেখি নানি শীতের টাটকা শাকসবজি রান্না করেছেন। শীতকালের টাটকা সবজির স্বাদও অতুলনীয়। সত্যিই শীতের একটি সকাল অনাবিল আনন্দের পরম উৎস। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,257 | বরফ যুগ কি
| বরফ যুগ হল এমন একটি সময়কাল যখন পৃথিবী খুব ঠান্ডা হয়ে যায় এবং উত্তর গোলার্ধ সম্পূর্ণরূপে বরফের বড় চাদর দ্বারা আবৃত থাকে। শেষ বরফ যুগে ম্যামথ, বড় স্লথ এবং স্যাবার দাঁতযুক্ত বাঘের মতো প্রাণী ছিল। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,258 | Write a continuation for this paragraph - বাংলাদেশের স্বাধীনতা | ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ মার্চ সেনাবাহিনীর আক্রমণের পর পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে সমস্যা নিষ্পত্তির সর্বশেষ প্রচেষ্টাও ব্যর্থ হয়ে যায়। সেই রাতে শুরু হওয়া গণহত্যার প্রেক্ষিতে শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে প্রচারিত এক বেতার ভাষণে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,259 | সাইবার অপরাধ নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো। | ইন্টারনেট ও তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতির পাশাপাশি যে বিষয়টি বিস্তার লাভ করছে তা হলো সাইবার অপরাধ। সাইবার ক্রাইম বা সাইবার অপরাধ এমন একটি অপরাধ যা কম্পিউটার এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সাথে সম্পর্কিত। আধুনিক টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে অপরাধমূলক অভিপ্রায়ে বা কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃত সম্মানহানি কিংবা সরাসরি শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি সাধিত হলে তা সাইবার অপরাধ বলে গণ্য হবে। সাইবার অপরাধ বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যেমন: হ্যাকিং, স্প্যামিং, সাইবার আক্রমণ, সাইবার হয়রানি, সাইবার চুরি, ফিশিং, পাইরেসি প্রভৃতি। তবে হ্যাকিং, কপিরাইট লঙ্ঘন, শিশু পর্নোগ্রাফির মতো অপরাধগুলো বর্তমানে উচ্চমাত্রা ধারণ করেছে। এর ফলে জাতির নিরাপত্তা ও আর্থিক স্বাস্থ্য হুমকির সম্মুখীন। ব্লু হোয়েল নামক অনলাইন গেম বর্তমানে আলোচিত সাইবার অপরাধ। এটি এর অনুসারীকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। সাইবার অপরাধের কারণে বিশ্বের অনেক দেশের গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। অপরাধীচক্র ক্রমেই বিস্তার লাভ করছে। ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক দ্বন্দ্বের জের ধরে সম্মানহানি ঘটছে। হ্যাকিং-এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য চুরি অথবা নষ্ট হচ্ছে। বিনা অনুমতিতে অন্যের সিস্টেমে প্রবেশ করে ক্ষতিসাধন করা হচ্ছে। অন্যের অ্যাকাউন্ট থেকে বিশাল অঙ্কের টাকা চুরি করা হচ্ছে। সবচেয়ে বাজে ব্যাপার হলো ই-মেইল বা ব্লগ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে নিরপরাধ ব্যক্তিকে হুমকি দেয়া, ব্যক্তির নামে মিথ্যাচার বা অপপ্রচার, নারী অবমাননা, যৌন হয়রানির মতো ঘটনাগুলো ঘটছে। সাইবার অপরাধ দমনের জন্য বিভিন্ন দেশ ইতিমধ্যে বিভিন্ন আইন প্রণয়ন করেছে। বাংলাদেশ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন-২০০৬ (সংশোধিত ২০১৩)- এর ৫৪ ধারা অনুযায়ী কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম ইত্যাদির অনিষ্ট সাধনে ই-মেইল পাঠানো, ভাইরাস ছড়ানো, সিস্টেমে অনধিকার প্রবেশ বা সিস্টেমের ক্ষতি করা অপরাধ। এর শাস্তি সর্বোচ্চ ১৪ বছর কারাদণ্ড এবং সর্বনিম্ন ৭ বছর কারাদণ্ড বা ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রয়েছে। সাইবার অপরাধ দমন করা না হলে ভবিষ্যতে ক্ষতির পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু এমনও অনেক দেশ আছে যারা অন্যদেশের সাইবার অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে। ফলে অপরাধ ক্রমেই বাড়ছে। এতে ঐসব দেশগুলোর হয়তো সাময়িক স্বার্থ লাভ হচ্ছে কিন্তু একসময় তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। অপরাধীদের উৎসাহ না দিয়ে বরং আইনের আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন। সাইবার অপরাধ বিশ্বজুড়ে মানুষের জন্য একটি হুমকি হয়ে উঠেছে। কীভাবে তথ্য রক্ষা করা হচ্ছে ও অপরাধীরা তথ্য চুরি করার জন্য কী কৌশল ব্যবহার করছে সে সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টিই আজকের বিশ্বের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,260 | নিচের লেখাটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও
বুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
প্রশ্ন
"বুর্জ আল-আরব হোটেলটির মালিক কে ?" | আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ান। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,261 | মডিগ্লিয়ানী ও মিলার মডেলের সমালোচনাসমূহ তুলে ধরো। | মডিগ্লিয়ানী ও মিলার মডেল বা এম.এম. মডেলের আচরণগত ভিত্তি হলো আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া। এই তত্ত্বের সীমাবদ্ধ লুকায়িত আছে পূর্ণপ্রতিযোগীতামূলক মূলধন বাজারের অনুমিত শর্তে। প্রত্যাশা করা হয় পূর্ণপ্রতিযোগীতামূলক বাজারে আব্রিট্রেজ কাজ করবে। কিন্তু অনুমান এবং বাস্তব প্রেক্ষাপট এক নয়। তাই পূর্ণ প্রতিযোগীতামূলক বাজারের অনুপস্থিতিতে আব্রিট্রেজ কার্যকরী হয় না। নিম্নে এম. এম. মডেলের সীমাবদ্ধতাসমূহ তুলে ধরছি:
১. সুদের হার: ব্যক্তি ও ফার্ম একই সুদের হার ঋণ গ্রহণ করতে পারে এই অনুমিত শর্ত বাস্তবে কার্যকর হয় না। অধিক স্থায়ী সম্পত্তির কারণে ফার্ম সহজ শর্তে ও কম সুদের হারে ঋণ গ্রহণ করতে পারে। যা ব্যক্তির পক্ষে সম্ভব না এবং ভারসাম্যে পৌছানোর চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবশিত হয়।
২. ব্যক্তিক ও কোম্পানির লিভারেজ: ব্যক্তিক লিভারেজ ফার্মের লিভারেজের বিকল্প নয়। ফার্মের দায় সসীম কিন্তু ব্যক্তির দায় অসীম। এই ধারণা ব্যক্তি ও ফার্মকে মূলধন বাজারের বিপরীত মেরুতে অবস্থান নিতে বাধ্য করে।
৩. লেনদেন ব্যয়: সিকিউরিটি হস্তান্তর খরচের উপস্থিতি আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। কারণ এই খরচ সিকিউরিটি সংক্রান্ত। আর্থিক বিনিয়োগের জন্য কিছু খরচ করতেই হয়। এই খরচের কারণে লিভারেজযুক্ত ফার্মের মূল্য অধিক বৃদ্ধি পায়।
৪. প্রাতিষ্ঠানিক বিধি নিষেধ: প্রাতিষ্ঠানিক বিধি নিষেধের কারণে আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া কাজ করে না। ডেভিড ডুরান্ড যুক্তি দেখান, প্রাতিষ্ঠানিক লিভারেজের বিকল্প ব্যক্তিক লিভারেজ হতে পারে না। ফলে প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিক লিভারেজকে অনুমোদন করে না।
৫. কর্পোরেট ট্যাক্স: আয়করের উপস্থিতিতে আব্রিট্রেজ প্রক্রিয়া ব্যহত হয়। ঋণের সুদ অনুমোদনযোগ্য খরচ। ফলে লিভারেজযুক্ত ফার্মের মূল্য লিভারেজমুক্ত ফার্মের মূল্য অপেক্ষা বেশি হয়।
৬. দৈউলিয়াত্ব: ফার্ম দেউলিয়া ঘোষিত হলে সকল বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু কোন বিনিয়োগকারীর ব্যক্তিগত লিভারেজ সৃষ্টি হলে এবং সে দেউলিয়া হলে কেবল তার মূল বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হয় না বরং লিভারেজমুক্ত ফার্মকে তার ব্যক্তিগত ঋণ পরিশোধ করতে হয়।
৭. সমরূপ ঝুঁকি: এম. এম. মডেল অনুসারে ফার্মসমূহকে একই ঝুঁকির শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে। বাস্তবে সকল ফার্মের ঝুঁকি একরূপ নয়। কাজেই সকল ফার্মকে একই ঝুঁকির শ্রেণীতে বিন্যাস করা অযৌক্তিক।
৮. ঋণের ব্যয়: এম. এম. মডেলে ঋণের ব্যয়কে স্থির করা হয়েছে। বাস্তবে ঋণের চাহিদা বৃদ্ধি পেলে ব্যয় বৃদ্ধি পায় । এমনকি অধিক ঝুঁকি বহুল প্রতিষ্ঠানে প্রদত্ত ঋণের উপর ঋণদাতাগণ সুদ বেশি ধার্য করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,262 | কর্মমুখী শিক্ষা শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। | কর্মকে কেন্দ্র করে যে শিক্ষা গড়ে ওঠে সেটাই কর্মমুখী শিক্ষা। এই শিক্ষার গুরুত্ব সমাজে অপরিসীম। দেশ আজ নানা সমস্যায় জর্জরিত। তার মাঝে সবচেয়ে প্রকট হলো কর্মহীনতা ও দরিদ্রতা। অথচ একসময় এদেশ ছিল সম্পদে সমৃদ্ধিশালী। ইংরেজ শাসনের নিষ্পেষণে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এদেশ। ক্রমান্বয়ে দেশ দরিদ্রতার দিকে ধাবিত হয়েছে। এজন্যে দায়ী শিক্ষাব্যবস্থা। এখন প্রত্যেক মানুষকে তার যোগ্যতা অনুযায়ী পেশা নির্ধারণ করার প্রাণান্ত চেষ্টা করতে হয়। কর্মমুখী শিক্ষার সুযোগ দানের জন্যে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে। দেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষিতে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব বিবেচনা করে সরকার অনেক কারিগরি প্রতিষ্ঠান চালু করেছে। ভোকেশনাল প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলো বিভিন্ন ধরনের কারিগরি প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া দেশে অসংখ্য কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে। এসবের কার্যক্রম সমন্বিত করে দেশে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে। জাতীয় জীবনের উন্নতির স্বার্থে সাধারণ শিক্ষার মাধ্যমে ডিগ্রি অর্জনের মোহ কাটাতে হবে। এখন সরকারের কর্তব্য হলো কর্মমুখী শিক্ষার ব্যবস্থা করা এবং জনগণের দায়িত্ব হলো এতে সর্বাত্মক সহায়তা প্রদান করা। তা না হলে এদেশ উন্নত দেশে পরিণত হবে না। বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের কর্মমুখী শিক্ষা আছে। এক ধরনের হচ্ছে ডাক্তার, প্রকৌশলী এবং কৃষিবিদ যারা বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে উচ্চ ডিগ্রি লাভ করে। তারা ইচ্ছামতো স্বাধীন পেশায় নিয়োজিত হতে পারে। অন্যটি হলো কর্মমুখী বা বৃত্তিমূলক শিক্ষা। এই শিক্ষার জন্যে উচ্চতর ডিগ্রির প্রয়োজন হয় না। এ জাতীয় শিক্ষার মধ্যে কুটিরশিল্প, মৎস্য চাষ, হাঁস-মুরগি পালন, নার্সারি, সেলাই কাজ, কারখানায় শ্রমিকের কাজ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। দেশে প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে কর্মমুখী শিক্ষা অপরিহার্য। তাই যুগোপযোগী কর্মমুখী শিক্ষাই হবে ভবিষ্যতের অন্যতম হাতিয়ার। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,263 | নিচের বাক্যটি পড় এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দাও
"কম্পাসের উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম চারটি দিক রয়েছে"
প্রশ্নঃ
উত্তরের বিপরীত কি | দক্ষিণ | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,264 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন |
ঢাকার একটি হাসপাতালের চিত্র (ফাইল ফটো)
সরকারের পক্ষ থেকে আজ জানানো হয়েছে যে দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে ৫৫টি জেলাতেই কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, আক্রান্তদের মধ্যে বেশিরভাগই, অর্থাৎ মোট আক্রান্তের ৭৩ শতাংশ, ঢাকা বিভাগের বাসিন্দা।
ঢাকা শহরের পরেই বেশি রোগী রয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলায়। এই জেলায় মোট আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা ৪৯২ জন। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন এলাকায় আছেন ৩৬৪ জন। এখানে মারা গেছেন ৩৫ জন আর সুস্থ হয়েছেন ১৬ জন।
এরপরে সংখ্যার দিক থেকে রয়েছে গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ এবং নরসিংদীর অবস্থান। ঢাকা বিভাগের ১৩টি জেলায় এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে।
বাংলাদেশে সুস্থ হওয়ার হার এতো কম কেন?
বাংলাদেশে যে হারে করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হচ্ছেন, সেই তুলনায় সুস্থ হওয়ার হার অনেক কম বলে সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সুস্থ রোগীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে শুরু করলেও বাংলাদেশে আক্রান্ত ও মৃত্যুর তুলনায় এখনো তা অনেক কম বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
বুধবার পর্যন্ত বাংলাদেশে কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ৩,৭৭২ জন। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১২০ জনের, আর সুস্থ হয়েছেন ৯২ জন।
স্বাস্থ্য বিভাগ জানাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩,০৯৬টি নমুনা পরীক্ষা করে ৩৯০ জন আক্রান্তকে শনাক্ত করা হয়েছে, যা পরীক্ষা করা নমুনার প্রায় ১০ শতাংশ।
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, আসলে যারা কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন, তাদের সুস্থ হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়।
''অনেক সময় উপসর্গ ও লক্ষণ নিয়েই তারা ১৪/১৫ দিন পর্যন্ত থাকেন। তারপরে তাদের এই লক্ষণ বা উপসর্গ কমতে শুরু করে এবং প্রায় মাসখানেক সময় লেগে যায় সম্পূর্ণ সুস্থ হতে।''
''একজন ব্যক্তিকে আমরা তখনই সম্পূর্ণ সুস্থ বলবো, যখন পরপর দুইটি পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ আসবে।''
বেশিরভাগ মৃত্যু ঢাকায়
স্বাস্থ্য বিভাগের এই উর্ধতন কর্মকর্তা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় যে ১০ জন মারা গেছেন, তাদের মধ্যে সাত জন পুরুষ, আর তিন জন নারী।
এদের মধ্যে সাতজন ঢাকার বাসিন্দা। আর বাকি তিনজন ময়মনসিংহ, নারায়ণগঞ্জ এবং টাঙ্গাইলের বাসিন্দা। | করোনাভাইরাস: বাংলাদেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৫৫টি জেলাতেই ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,265 | অনুচ্ছেদ লিখুন: ডেঙ্গু জ্বর। | বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু এক আতঙ্কের নাম। ডেঙ্গুজ্বরের উৎপত্তি ডেঙ্গু ভাইরাসের মাধ্যমে। ডেঙ্গু হলো ফ্লাভিভাই বিডি পরিবার ও ফ্লাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত মশা বাহিত এক ধরনের ভাইরাস। ডেঙ্গুজ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনো সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ালে, সেই ব্যক্তি চার থেকে ছয়দিনের মধ্যে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়। সাধারণত বর্ষাকালে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এডিস মশার বংশবিস্তারের উপযোগী বিভিন্ন আধার হলো কাপ, টব, টায়ার, ডাবের খোলস, গর্ত, ছাদ ইত্যাদিতে জমে থাকা বৃষ্টির পানি ও পরিষ্কার পানি। এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায়। ডেঙ্গুজ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর এবং শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে। শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে মাথা, চোখের পেছনে, হাড়, কোমর, পিঠসহ অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। সারা শরীরে লালচে দানা দেখা দেয়, সাথে বমিবমি ভাব। অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করা, রুচি কমে যাওয়া ইত্যাদি ডেঙ্গু রোগের অন্যতম লক্ষণ। সঠিক চিকিৎসা নিলে ডেঙ্গু রোগী ২-৭ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে। ডেঙ্গুজ্বর সন্দেহ হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পরিপূর্ণ বিশ্রাম এবং বেশি করে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ডেঙ্গু মারাত্মক রূপ নিলে রোগীকে রক্ত দিতে হতে পারে। ডেঙ্গু ভাইরাস প্রতিরোধে এখনো কোনো ভ্যাকসিন আবিস্কৃত হয় নি। তাই মশক নিধন বর্তমান ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায়। মশার আবাসস্থল ধ্বংস করতে হবে, পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং দিনের বেলা বিশ্রাম নিলে মশারি টানিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। জনসচেতনতাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তাই সরকারের পাশাপাশি আমাদেরও উচিত জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ভূমিকা রাখা। তাই সচেতনতা বৃদ্ধির সাথে ডেঙ্গুজ্বর প্রতিরোধকল্পে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা একান্ত কাম্য। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,266 | দুই দেশের স্থানীয় সময়ের মধ্যে পার্থক্য কেন হয়? | পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্বে আবর্তিত হওয়ার সময় কোথাও আগে কোথাও পরে সূর্যোদয় হয়। তাই স্থানভেদে সময়ের পার্থক্য হয়। পৃথিবী গোলাকার এবং পৃথিবী নিজ অক্ষ বা মেরুরেখার চারদিকে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে অনবরত আবর্তন করছে। ফলে ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থান বিভিন্ন সময়ে সূর্যের সামনে পড়ে। তাই যে স্থানে আগে সূর্যোদয় হয় সে স্থানের সময়ের সাথে অন্য স্থানের সময়ের তারতম্য হয়। এ কারণেই দুই দেশের স্থানীয় সময়ের মধ্যে পার্থক্য দেখা যায়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,267 | যানজট নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন। | যানজট হচ্ছে যানবাহনের জট। রাস্তায় যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলতে না পেরে অস্বাভাবিক যে জটের সৃষ্টি করে, তাকেই আমরা যানজট বলে জানি। জনবহুল এই বাংলাদেশের এক বিরাট সমস্যা যানজট। এই সমস্যা প্রকটতর হয়েছে দেশের রাজধানী ঢাকাতে। যানজটের সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার ঢাকার প্রতিটি মানুষ। ঢাকা বাংলাদেশের ব্যবসা- বাণিজ্যের মূল কেন্দ্র। তাই দেশের সকল শ্রেণির মানুষ ঢাকা শহরের দিকে ধাবিত হচ্ছে। জনগণের প্রয়োজনের সাথে তাল মিলিয়ে যানবাহনের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে; যা তৈরি করছে যানজট। এছাড়া রাস্তার স্বল্পতা, অপ্রশস্ততা, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, ট্রাফিক আইন অমান্য করাই হচ্ছে ঢাকা শহরের যানজটের অন্যতম কারণ। আর যানজটের ফলে প্রায়ই মারাত্মক সব দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। প্রয়োজনীয় কাজ যথাযথ সময়ে করা সম্ভব হয় না, যা ব্যক্তি ও সামাজিক জীবনসহ রাষ্ট্রীয় জীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। যানজট সমস্যা দূর করার জন্য অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা প্রয়োজন। প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ, যানবাহন নিয়ন্ত্রণ আইন, ট্রাফিক আইন কঠোরভাবে পালন করাই হতে পারে এক্ষেত্রে কার্যকরী পদক্ষেপ। রাজধানী ঢাকার জীবনযাত্রা উন্নয়ন করার লক্ষ্যে যানজট সমস্যা সমাধানে আশু পদক্ষেপ গ্রহণ করা অতীব আবশ্যক। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,268 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
নাসির উদ্দীন ইউসুফ পরিচালিত | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র "গেরিলা" ১৭তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ২০১১-এ নেটপ্যাক পুরস্কার অর্জন করে । এদিন মোট ১২টি চলচ্চিত্রের সাথে প্রতিযোগিতা করে এই সম্মান অর্জন করে "গেরিলা"। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,269 | মহাবিশ্ব শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য লিখ
| আপনি যখন এই বাক্যটি পড়া শুরু করেন তখন মহাবিশ্বের অবস্থা আপনি এই বাক্যটি পড়ার পরের অবস্থা থেকে আলাদা হবে কারণ মহাবিশ্ব ক্রমাগত প্রসারিত হচ্ছে এবং স্থির নয় | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,270 | এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশেও সরকারের গৃহীত কর্মকাণ্ডের সমালোচনায় সরব ছিলেন। | ফলে, তৎকালীন সরকারের রোষানল থেকেও তিনি রেহাই পাননি। ১৯৭৩ সালে ‘নারায়ণপুর কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করেন। এবারও মহাবিদ্যালয়টি সরকারী অনুমোদন লাভে ব্যর্থ হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,271 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন|
অনুচ্ছেদ :
কলকাতায় নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে মুসলিম নারীদের লাগাতার বিক্ষোভ
২৪ ঘন্টা ধরেই শত শত মানুষ ওই ধর্নায় যোগ দিচ্ছেন মঙ্গলবার থেকে। শীত উপেক্ষা করেই তারা প্রথম রাতটা কাটিয়েছেন পোস্টার হাতে নিয়ে, স্লোগান দিয়ে।
ওই বিক্ষোভে না আছে কোনও রাজনৈতিক দল না কোনও সেলিব্রিটি।
নাগরিকত্ব চলে যাওয়ার আশঙ্কায় একেবারে সাধারণ মানুষ প্রতিবাদে নেমেছেন - যাদের একটা বড় অংশ নানা বয়সের মুসলমান নারী - বৃদ্ধা, স্কুল ছাত্রী, গৃহবধূ।
তাদের অনেকেই জীবনে প্রথমবার কোনও ধরণের বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন।
পার্ক সার্কাস ময়দানের প্রবেশ পথ থেকেই দেখা যাচ্ছিল দলে দলে নারী পুরুষ - কেউ আবার বাচ্চার হাত ধরে ভেতরে ঢুকছেন।
ভেতরে তখন চলছিল সেই 'আজাদি' স্লোগান গুলি - যা বছর কয়েক ধরেই বিজেপি বিরোধী যে কোনও প্রতিবাদ বিক্ষোভে শোনা যায়। সেই সাথে জামিয়া মিলিয়া আর জহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের ওপরে সহিংসতার বিরোধীতা করেও স্লোগান চলছিল মাঝে মাঝে।
মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে কলকাতায় এই লাগাতার বিক্ষোভ
চিৎকার করে স্লোগান দিচ্ছিলেন দশম শ্রেনীর ছাত্রী সাজিয়া হুসেইন। কমাস পরেই মাধ্যমিক বোর্ডের পরীক্ষা, তার মধ্যেই হাজির থাকছেন এই বিক্ষোভে।
তিনি বললেন, "আমারও অধিকার আছে এই দেশে থাকার। হতে পারে কারও কাছে নথি নেই, কিন্তু তাই বলে আমি হিন্দুস্তানের নাগরিক নই? কোনও নথিতে একটা সামান্য বানান ভুলের জন্য কাউকে নাগরিক নয় বলে দেওয়া হবে? এটা ঘোর অন্যায়।"
পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন গৃহবধূ সালমা খাতুন।
"ছোটবেলা থেকেই আমরা পড়েছি 'মোরা একই বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান'। সেটা শুধু পড়ার জন্য পড়ি নি, মাথায় ঢুকিয়ে নিয়েছি। কিন্তু দু:খের কথা আমাদের প্রধানমন্ত্রী আর তার সঙ্গী অমিত শাহ বোধহয় এগুলো পড়েন নি, সেজন্যই আজ তারা দেশের এই দুর্দশা করে ছাড়ছেন।"
ওই জমায়েতের মধ্যেই হাত মুঠো করে গলা ফাটিয়ে স্লোগান দেওয়ার কারণে নারীদের ভিড়েই নজর পড়েছিল এক বয়স্কার দিকে - খালিদা খাতুন।
জীবনেও কোনওদিন কোন সভা-সমাবেশে আসেন নি। কিন্তু কাল রাত কাটিয়েছেন এই সমাবেশেই।
"আমার দেশ হিন্দুস্তান কিছুতেই ছাড়ব না। ৭০ বছর বয়স হয়েছে, জীবনটাই যখন এখানেই কাটিয়েছি, বাকিটাও এখানেই থাকব। বলা হচ্ছে মুসলমানদের পাকিস্তানে চলে যেতে। কেন নিজের দেশ ছেড়ে অন্য দেশে যাব? আমি কি পাকিস্তানি?"দৃঢ় গলায় বলছিলেন মিসেস খাতুন। | ভারতের সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় এক লাগাতার প্রতিবাদ বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,272 | আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব | যা আর্সেনাল বা গানার্স নামেও পরিচিত, একটি ইংরেজ পেশাদার ফুটবল ক্লাব। ইংরেজ ফুটবলের ইতিহাসে অন্যতম সফল ক্লাব। আর্সেনাল মোট তের বার প্রথম বিভাগ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা, দশ বার এফএ কাপ এবং ২০০৫-০৬ মৌসুমে লন্ডনের প্রথম ক্লাব হিসাবে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,273 | ভর বর্ণালিবীক্ষণে | একটি ছোট অণুর আণবিক ভরকে সাধারণত একক আইসোটোপ বিশিষ্ট ভর (মনোআইসোটোপিক মাস্) হিসাবে ধরা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,274 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন
বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২-এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ২০০১ সালে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি), বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদন লাভ করে। বিজিসি ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন আহমেদ। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের | মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে চট্টগ্রাম শহরে মুক্তিবাহিনী (এফএফ) ও মুজিববাহিনী (বিএলএফ) এর সমন্বয়ে গঠিত যৌথ হাইকমান্ডের কমান্ডার ছিলেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,275 | নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো:
এ দেশে লোকে যে যৌবনের কপালে রাজটিকার পরিবর্তে তার পৃষ্ঠে রাজদ- প্রয়োগ করতে সদাই প্রস্তুত সে বিষয়ে আর কোনো সন্দেহ নেই। এর কারণ হচ্ছে যে, আমাদের বিশ্বাস মানবজীবনে যৌবন একটা মস্ত ফাঁড়া, কোনো রকমে সেটি কাটিয়ে উঠতে পারলেই বাঁচা যায়। এ অবস্থায় কী জ্ঞানী কী অজ্ঞানী সকলেই চান যে এক লম্ফে বাল্য হতে বার্ধক্যে উত্তীর্ণ হন। যৌবনের নামে আমরা ভয় পাই। কেননা তার অন্তরে শক্তি আছে। অপরপক্ষে বালকের মনে শক্তি নেই, বৃদ্ধের দেহে শক্তি নেই, বালকের জ্ঞান নেই, বৃদ্ধের প্রাণ নেই। তাই আমাদের নিয়ত চেষ্টা হচ্ছে দেহের জড়তার সঙ্গে মনের জড়তার মিলন করা, অজ্ঞতার সহিত সন্ধি স্থাপন করা। তাই আমাদের শিক্ষানীতির উদ্দেশ্যে হচ্ছে ইঁচড়ে পাকানো আর আমাদের সমাজনীতির উদ্দেশ্য হচ্ছে জ্ঞান দিয়ে পাকানো। | অন্তরের শক্তি, প্রাণপ্রাচুর্য যৌবনের মূলকথা। কিন্তু সমাজের দৃষ্টিতে যৌবন মানে উচ্ছৃঙ্খলতা। আর তাই সমাজ শাসন করে সর্বদা তার শক্তিকে দমিয়ে রাখতে চায়। কিন্তু যৌবন মানে উচ্ছৃঙ্খলতা নয়, যৌবন মানে সত্য ও সুন্দর। তাই সমাজের উচিত যৌবনকে তার শক্তি ও সম্ভাবনা প্রকাশের সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,276 | আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর। | সময় সংক্রান্ত নানাবিধ গরমিল ও অসুবিধা দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের ওপর দিয়ে উত্তর দক্ষিণে প্রসারিত একটি রেখা কল্পনা করা হয়। একে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে। এ রেখাটির ফলে কোনো নির্দিষ্ট স্থানে পূর্ব বা পশ্চিমে দীর্ঘপথ ভ্রমণ করার সময় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের সঙ্গে সঙ্গে সপ্তাহের দিন বা বার নিয়ে গরমিল দূর হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,277 | তথ্যপ্রযুক্তি শিরোনামে অনুচ্ছেদ রচনা করো। | বর্তমান সময় তথ্যপ্রযুক্তির সময়। বিজ্ঞানের অব্যাহত জয়যাত্রার সঙ্গী হয়ে আমরা একুশ শতকে পা রেখেছি। এই অগ্রযাত্রায় অন্যতম প্রধান সহায়ক শক্তি হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি। আজ আমাদের প্রাত্যহিক জীবনযাত্রা তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার ছাড়া প্রায় অচল। তথ্য কথাটি নানান অর্থে ব্যবহৃত হয়, যেমন— যথার্থতা, সত্যতা, প্রকৃত অবস্থা, তত্ত্ব, সত্য ইত্যাদি। অন্যদিকে তথ্যপ্রযুক্তির আলোচনায় বলা যেতে পারে, তথ্য হলো বিজ্ঞানের জ্ঞান আর প্রযুক্তি হচ্ছে সে জ্ঞানের প্রায়োগিক দিকসমূহ। অর্থাৎ তথ্যের প্রয়োগ, সংরক্ষণ ও প্রচারের কৌশলকে তথ্যপ্রযুক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। বিজ্ঞানের অগ্রগতির সাথে সাথে প্রযুক্তিবিদ্যারও ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। আধুনিক প্রযুক্তিবিদ্যার সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত হচ্ছে মোবাইল ফোন, কম্পিউটার ও ইন্টারনেট। তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রযাত্রা ও এর ব্যবহার আমাদের জীবনকে করেছে আরও সহজ ও গতিময়। স্থানিক দূরত্ব ঘুচিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি আমাদের সামনে সম্ভাবনার নতুন নতুন দ্বার উন্মোচন করে দিচ্ছে। মৌলিক চাহিদা পূরণ থেকে শুরু করে জীবনমানের আরও আধুনিকায়নে তথ্যপ্রযুক্তি নিরন্তর অবদান রেখে চলেছে। চিকিৎসা ক্ষেত্রে চিকিৎসা-সংশ্লিষ্ট তথ্যের আদানপ্রদান এবং আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সুফল বয়ে আনছে, পীড়িত মানুষের মুখে স্বস্তির হাসি ফোটাচ্ছে। আধুনিক বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তির চরম উৎকর্ষের এই যুগে বাংলাদেশও এ বিষয়ে পিছিয়ে নেই। জনসাধারণ তাদের প্রাত্যহিক জীবনে তথ্যপ্রযুক্তির নানাবিধ সুফল ইতিমধ্যে ভোগ করছে । সেই সঙ্গে নতুন প্রজন্মকে তথ্যপ্রযুক্তিপ্রেমী করে গড়ে তুলতে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়টি পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির এমন ইতিবাচক চর্চা ও ব্যবহার অব্যাহত রাখা বাঞ্ছনীয়। তাহলেই আমরা তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিতকরণ এবং প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারে গড়তে পারব সমৃদ্ধ এক নতুন আগামী। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,278 | সারাংশ লেখ:
খোদার দেওয়া এই পৃথিবীর নিয়ামত হইতে যে নিজেকে বঞ্চিত রাখিল, সে যত মোনাজাতই করুক, খোদা তাহা কবুল করিবেন না। খোদা হাত দিয়াছেন বেহেশত ও বেহেশতি চিজ অর্জন করিয়া লইবার জন্যে, ভিখারির মতো হাত তুলিয়া ভিক্ষা করিবার জন্য নয়। আমাদের পৃথিবী আমরা আমাদের মনের মতো করিয়া গড়িয়া লইব। | মহান স্রষ্টা পৃথিবীতে মানুষকে সৃষ্টি করে অসংখ্য নিয়ামত দান করেছেন। আর এই নিয়ামত অর্জনের জন্য শুধুমাত্র মোনাজাত করাই যথেষ্ট নয়। এর সাথে প্রয়োজন নিয়মিত শ্রম। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,279 | ওয়াটার লু বলতে কী বোঝায়? | বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস শহরের অদূরবর্তী একটি ছোট শহর ওয়াটার লু। এটি ব্রাসেলসের উপকণ্ঠে বেলজিয়ামের ওয়ালোনিয়া অঞ্চলের অন্তর্গত। এখানে ১৮ জুন ১৮১৫ বিখ্যাত ওয়াটার লু'র যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। যুদ্ধে ফরাসি সৈন্যদলের সেনাপতি নেপোলিয়ন বোনাপার্ট পরাজিত হয়েছিলেন। এ পরাজয়ের মধ্য দিয়ে ইউরোপের নেপোলিয়ন পর্বের ইতি ঘটে। ঐতিহাসিক এ ওয়াটার লু'র যুদ্ধক্ষেত্রটি ওয়াটার লু শহর থেকে ২ কিমি দূরে এবং ব্রাসেলস থেকে ১৫ কিমি দক্ষিণে অবস্থিত। বর্তমানে এ প্রান্তরকে আরো আকর্ষণীয় করে তোলা হয়েছে। এর ঠিক মাঝখানে রয়েছে একটি ছোট ধরনের টিলা, যার চূড়া আলোকিত করে আছে ২৮ টন ওজনের একটি বিশাল ধাতব সিংহ মূর্তি। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,280 | নীলাভ সবুজ শৈবালের কোষ বিভাজনকে প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন বলা হয় কেন? | নীলাভ সবুজ শৈবালে অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন ঘটে। বিভাজনের শুরুতে নিউক্লিয়াসটি ধীরে ধীরে লম্বা হতে থাকে এবং দুই প্রান্ত মোটা ও মাঝের অংশ সরু হতে থাকে। মাঝের অংশটি ক্রমশ আরও সরু হয় এবং পরস্পরের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দুটি অপত্য নিউক্লিয়াস সৃষ্টি করে। ইতোমধ্যে কোষপ্রাচীরের মধ্যভাগ ভিতরের দিকে প্রবেশ করে সাইটোপ্লাজমকেও দুইভাগে বিভক্ত করে ফেলে এবং দুটি অপত্য কোষের সৃষ্টি হয়। এই বিভাজন প্রক্রিয়ায় কোষের নিউক্লিয়াসটি প্রত্যক্ষভাবে সরাসরি দুটি অংশে ভাগ হয়ে যায় বলে নীলাভ সবুজ শৈবালের কোষ বিভাজনকে প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন বলা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,281 | "বই পড়া" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। | মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প ও সাহিত্য সাধনার মৌন সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিশ্বের অজস্র বই। তার ভেতর দিয়ে মানুষ লাভ করেছে আপন অন্তরতর সত্তার পরিচয়। বইকে সঙ্গী করতে পারলে মানুষের হৃদয়ের ও মনের অনেক অভাব ঘুচে যায়। সুতরাং আধুনিক জগতে সমগ্র বিশ্বকে উপলব্ধি করতে হলে সভ্য মানুষের বইয়ের অবারিত সঙ্গ না হলে চলে না। আবার বইয়ের সূত্র ধরে মানুষ অগ্রসর হয়ে চলে সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিবর্তনের পথে। পৃথিবীর ইতিহাস-ঐতিহ্যের অন্যতম অবলম্বন বই। বইয়ের মাধ্যমে আমরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ, জাতি, ভাষা সম্বন্ধে জ্ঞান লাভ করি। বই মানুষকে পৃথিবীতে হাজার বছর পথচলার অনুভূতি দিতে পারে। আবার বইয়ের মধ্য দিয়েই কোনো কবি, সাহিত্যিক বা লেখক মৃত্যুর পরও বেঁচে থাকতে পারেন হাজার বছর। তাই বই পড়া মানুষকে আনন্দ দানের পাশাপাশি দিতে পারে সঠিক সফলতার ছোঁয়াও। বই মানুষের হৃদয়ের দ্বার খুলে দেয়, চিন্তার জগৎকে প্রসারিত করে। আমাদের মননশক্তি ও হৃদয়বৃত্তিকে সম্পূর্ণভাবে জাগ্রত করতে পারি বই পাঠের মাধ্যমেই। তাই বই পড়ার অভ্যাস গঠন করা অবশ্যই উচিত। বইয়ে জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প- সাহিত্যের স্রোতধারা একত্র হয়। সেই ধারার সাথে মিললেই মানুষের আত্মপ্রসার ঘটে। তাই আমরা অধিক পরিমাণে বইপাঠে আগ্রহী হব যা দিতে পারে এক সুন্দর ভবিষ্যৎ। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,282 | গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট কি? | একটি গ্রাফিক্স প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট হল হার্ডওয়্যার যা গ্রাফিক্স তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। গ্রাফিক্স তথ্য সাধারণত ম্যাট্রিক্স গুণনের পরিপ্রেক্ষিতে এবং GPU গুলি CPU গুলির তুলনায় অনেক দ্রুত এই ক্রিয়াকলাপগুলি সম্পাদন করতে সক্ষম। GPU এর নিজস্ব মেমরি আছে। এগুলি গেমিং অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য তৈরি করা হয়েছিল তবে এখন সেগুলি মেশিন লার্নিং মডেলের প্রশিক্ষণের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু ম্যাট্রিক্স অপারেশনগুলি অনেক দ্রুত সঞ্চালিত হয়, তাই প্রশিক্ষণের সময় এগিয়ে এবং পিছনের পাসগুলি দ্রুততর হয় এবং প্রশিক্ষণের সময় উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায় | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,283 | মাধ্যাকর্ষণ কে আবিষ্কার করেন? | আইজ্যাক নিউটন সর্বপ্রথম মাধ্যাকর্ষণের সর্বজনীন সূত্র আবিষ্কার করেছিলেন। এই সূত্রটি ১৬৮৭ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সূত্র অনুসারে, মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তু একে অপরকে একটি আকর্ষণ বলে আকর্ষণ করে। এই বলের পরিমাণ বস্তু দুটির ভরের গুণফলের সমানুপাতিক এবং বস্তু দুটির মধ্যকার দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।
মানব সভ্যতার শুরু থেকেই মানুষ মাধ্যাকর্ষণের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানত। প্রাচীন গ্রীক দার্শনিকরা মাধ্যাকর্ষণকে একটি প্রাকৃতিক শক্তি হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন যা বস্তুকে পৃথিবীর দিকে টেনে নিয়ে যায়। তবে, মাধ্যাকর্ষণ কীভাবে কাজ করে তা নিউটনের আগে পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করতে পারেনি কেউ। নিউটনের সূত্রটি মাধ্যাকর্ষণকে একটি গাণিতিক সমীকরণে প্রকাশ করে এবং এটিকে মহাবিশ্বের অন্যান্য শক্তির সাথে সংযুক্ত করে।
নিউটনের সূত্রটি মহাকর্ষের ব্যাপক ব্যাখ্যা প্রদান করে। এটিকে ব্যবহার করে মহাকাশে গ্রহ, তারা এবং অন্যান্য বস্তুর গতিবিধি ব্যাখ্যা করা যায়। এটিকে ব্যবহার করে পৃথিবীর মহাকর্ষীয় মাধ্যাকর্ষণকেও ব্যাখ্যা করা যায়, যা আমাদের পায়ে ভূমিতে রাখে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,284 | কম্পিউটার নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখ। | কম্পিউটার বা গণকযন্ত্র হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ করতে পারে। এমন একটি যন্ত্রের নির্মাণ ও ব্যবহারের ধারণা প্রথম প্রচার করেন চার্লস ব্যাবেজ। যদিও তাঁর জীবদ্দশায় তিনি এর প্রয়োগ দেখে যেতে পারেননি। তবে কম্পিউটারকে এখন শুধু গণনাকারী যন্ত্র হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদান গুলো হলো: হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, হিউম্যানওয়্যার বা ব্যবহারকারী এবং ডেটা/ইনফরমেশন। কম্পিউটারের রয়েছে প্রচুর ব্যবহার। আধুনিক জীবনব্যবস্থার প্রায় সবকিছুই কম্পিউটার নির্ভর। ঘরের কাজ থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক, বৈজ্ঞানিক ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে এর অপরিসীম ব্যবহার। সর্বোপরি যোগাযোগ ক্ষেত্রে এটি বিপ্লব ঘটিয়েছে। চিকিৎসা ও মানবকল্যাণে এটি অনন্য সঙ্গী। প্রয়োগের ভিত্তিতে কম্পিউটার দুই প্রকার। যথা: ১. সাধারণ ব্যবহারিক কম্পিউটার, ২. বিশেষ ব্যবহারিক কম্পিউটার। আবার গঠন ও প্রচলন নীতির ভিত্তিতে কম্পিউটার তিন প্রকার। যথা: ১. এনালগ কম্পিউটার, ২. ডিজিটাল কম্পিউটার ও হাইব্রিড কম্পিউটার। ডিজিটাল কম্পিউটারকে আবার চারভাগে ভাগ করা হয়। যথা: ১. মাইক্রো কম্পিউটার, ২. মিনি কম্পিউটার ও ৩. মেইনফ্রেম কম্পিউটার, ৪. সুপার কম্পিউটার। কম্পিউটার মানবকল্যাণে অনেক কাজ করে চলেছে এবং মানুষের শক্তি, সময় ও অর্থের অপচয়রোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে চলেছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,285 | ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান সম্পর্কে বলো। | ব্যাবিলনের শূন্য বা ঝুলন্ত বাগান আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দে ইরাকের ইউফ্রেটিস নদীর । তীরে নির্মিত হয়। সম্রাট নেবুচাঁদনেজার সম্রাজ্ঞীর প্রেরণায় এটি নির্মাণ করেন। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সপ্তাশ্চর্যগুলোর একটি। প্রথমে নির্মাণ করা হয় বিশাল এক ভিত, যার আয়তন ছিল ৮০০ বর্গফুট। ভিতটিকে স্থাপন করা হয় তৎকালীন সম্রাটের খাস উপাসনালয়ের সুবিস্তৃত ছাদে। ভিত্তি স্থাপন করার পর মাটি থেকে এর উচ্চতা দাঁড়িয়েছিল ৮০ ফুট। এ ভিত্তির উপরেই নির্মিত হয়েছিল বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও বিস্ময়কর এক ফুলের বাগান, যা দূর থেকে শূন্যে ঝুলন্ত বাগান বলে মনে হতো। বাগানটি পরিচর্যার কাজে নিয়োজিত ছিল ১০৫০ জন মালি। ৫০০০ থেকে ৬০০০ প্রকার ফুলের চারা রোপণ করা হয়েছিল বাগানটিতে । ৮০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত বাগানের সুউচ্চ ধাপগুলোতে নদী থেকে পানি উঠানো হতো মোটা পেঁচানো নলের সাহায্যে। খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকে এক ভূমিকম্পে এ সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়৷ | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,286 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
২০১১ সালে জোলি ড্রিমওয়ার্কস ধারাবাহিক "কুং ফু পান্ডা ২"-এ মাস্টার টিগ্রেসের ভূমিকায় কণ্ঠ প্রদান করেন। আন্তর্জাতিক বক্স অফিসে ৬৬.৩ কোটি ডলার আয় করা এই চলচ্চিত্রটি তার পূর্বের সবচেয়ে ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রের রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়। এ বছর তিনি পরিচালক হিসেবে তার দ্বিতীয় চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। "ইন দ্য ল্যান্ড অফ ব্লাড অ্যান্ড হানি" (২০১১) নামক চলচ্চিত্রটির কাহিনী গড়ে উঠেছিলো একজন সার্বীয় সৈনিক ও বসনীয় নারী যুদ্ধাবন্দীর প্রেমকাহিনীকে কেন্দ্র করে। ছবিটিতে ১৯৯২-৯৫-এ সংঘটিত বসনিয়ার যুদ্ধের সময়কালকে ফুটিয়ে তোলা হয়। জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার শুভেচ্ছাদূত হিসেবে জোলি দুইবার বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা পরিদর্শন করেছিলেন, এবং সমকালীন ইতিহাসে সংঘটিত যুদ্ধগুলোতে টিকে যাওয়া জনগোষ্ঠীর বাস্তবতার দিকে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করার লক্ষ্যেই তিনি এই ছবিটি নির্মাণ করেছেন বলে জানান। বসনিয়ার রাজধানী সারায়েভোতে ছবিটির চিত্রায়ণের সময় অ্যাসোসিয়েশন অফ উইমেন ভিকটিমস অফ ওয়ারের বিক্ষোভের মুখে বসনিয়াতে ছবিটির কাজের লাইসেন্স বাতিল হয়ে যায়; কারণ গুজব ওঠে যে, জোলির ছবির চিত্রনাট্যে একজন ধর্ষিতার প্রেম কাহিনী ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যেখানে ধর্ষিতা তার ধর্ষকেরই প্রেমে পড়ে। পরবর্তীতে জোলি যখন বসনিয়ার যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তা প্রদানকারী সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিদের কাছে সম্পূর্ণ চলচ্চিত্রটি পরিবেশন করেন তখন তাদের প্রতিক্রিয়া ছিলো খুব বেশি মাত্রায় ইতিবাচক। "দ্য হলিউড রিপোর্টারের" টড ম্যাককার্থি লিখেন, "জোলি এরকম একটি পীড়াদায়ক আবহ সৃষ্টি ও আতঙ্কজনক ঘটনাকে বিশ্বাসযোগ্যভাবে মঞ্চস্থ করার জন্য কৃতজ্ঞতা পাওয়ার যোগ্য, এমনকি এই ঘটনাগুলো এতোই বাস্তবরূপী ছিলো যে মানুষ পর্দায় যা দেখেছে তা বাস্তবে দেখতে চাইবে না।" ছবিটি সেরা বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে এবং যুদ্ধের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য জোলিকে সারায়েভোর সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। | বসনিয়ার যুদ্ধ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,287 | নিরাপত্তা ফিউজের বর্ণনা দাও। | বাড়িতে বৈদ্যুতিক লাইনে বা যেকোনো তড়িৎ বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহ একটি নির্দিষ্ট মান অতিক্রম করলে উৎপন্ন তাপের ফলে অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য বর্তনীতে নিরাপত্তা ফিউজ ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত টিন ও সীসার মিশ্রণে তৈরি। এর গলনাঙ্ক প্রায় ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তার এমনভাবে বেছে নেওয়া হয় যে লাইনের তার সবচেয়ে বেশি যে প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তার এর চেয়েও কম প্রবাহ দ্বারা উৎপন্ন তাপে গলে যায়। বাড়িতে তড়িৎ সরবরাহ লাইনের সাথে চীনামাটির পাত্রের মধ্যে এই তারকে রাখা হয়। তারটি সরবরাহ লাইনের সাথে সিরিজে সংযুক্ত থাকে। সরবরাহ লাইন নিরাপদে যে পর্যন্ত প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তারের সহনশীলতা তার চেয়েও কম। তাই প্রবাহমাত্রা বিপদসীমা অতিক্রম করতে গেলে এই তার গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়, ফলে তড়িৎ প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয় ।
যে নিরাপত্তা ফিউজ তারে ৫ অ্যাম্পিয়ার ফিউজ লেখা থাকে সেই তার কোনো বর্তনীতে যুক্ত করলে তা ৫ অ্যাম্পিয়ার পর্যন্ত তড়িৎ প্রবাহ সহ্য করতে পারে। ৫ অ্যাম্পিয়ারের চেয়ে বেশি প্রবাহমাত্রায় ফিউজটি গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |