id
int64 1
3.6M
| inputs
stringlengths 5
35.2k
| targets
stringlengths 0
35.2k
| dataset_name
stringclasses 23
values | sub_dataset_name
stringclasses 7
values | task_type
stringclasses 10
values | template_id
int64 0
15
| language
stringclasses 1
value | script
stringclasses 1
value | split
stringclasses 1
value |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
3,601,001 | আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা কী? | পাকিস্তান সরকার জানুয়ারি ১৯৬৮ আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রধান আসামি করে সেনাবাহিনীর কয়েকজন কর্মরত ও প্রাক্তন সদস্য এবং ঊর্ধ্বতন সরকারি অফিসারদের বিরুদ্ধে যে মামলা দায়ের করে তা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরিচিত। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, তারা ভারত সরকারের সহায়তায় সশস্ত্র অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানকে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন। ভারতের ত্রিপুরার আগরতলা শহরে ভারতীয় পক্ষ ও আসামি পক্ষদের মধ্যে এ ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে মামলায় উল্লেখ থাকায় একে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা বলা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,002 | ব্যবসায় ঋণের সুবিধাসমূহ বর্ণনা করো। | বর্তমানে বেশিরভাগ লেনদেনই ধারে ক্রয়-বিক্রয়ের মাধ্যমে সংঘটিত হয়ে থাকে এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পরে উক্ত ধার পরিশোধ করা হয়ে থাকে। এরূপ ধারে ক্রয়-বিক্রয় থেকেই ব্যবসায় ঋণের উদ্ভব হয়। ক্রয়ের তারিখ থেকে পরিশোধের পূর্ব পর্যন্ত এ ঋণের মেয়াদকাল। অনেকগুলো সুবিধা ভোগ করে বলেই ছোট, বড়, মাঝারি সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে এরূপ ঋণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। নিম্নে এর সুবিধাবলী আলোচনা করা হলো:
১. সহজ সংগ্রহ: ব্যবসায় ঋণের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এই ঋণ সহজে ও খুব কম সময়ে অর্থাৎ তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়। অন্যান্য যে কোন ঋণের সংগ্রহ সময়ের তুলনায় এই ঋণের সংগ্রহ সময় অত্যন্ত কম; যেমন- বাকিতে মাল ক্রয় করা হলো। এক্ষেত্রে বিক্রেতা কর্তৃক চালানী রসিদই ঋণের প্রমাণপত্র হিসেবে কাজ করে থাকে।
২. স্বল্প ব্যয়: এ ধরনের ঋণে মূলধন খরচ অত্যন্ত কম। অনেক ক্ষেত্রে এর মূলধন ব্যয় নেই বললেই চলে । যদি বিক্রেতা মালের মূল্য নগদ মূল্যে ক্রয়ের দামই রাখে তবে সেক্ষেত্রে এই ঋণের কোন মূলধন ব্যয় নেই। তবে সাধারণত বিক্রেতা বাকি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কিছুটা মূল্য বেশি রেখে থাকে। অবশ্য তা অন্যান্য ঋণের সুদের তুলনায় বেশি না।
৩. বিক্রয় বৃদ্ধি: ধারে মাল বিক্রয় করলে বিক্রয় বৃদ্ধি পায়। কারণ যেখানে ধারে পণ্য ক্রয় করা যায় সেখানেই ক্রেতারা ভিড় জমায় এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পরে উক্ত মূল্য ক্রেতারা পরিশোধ করে দেয়। এর ফলে বিক্রেতাদের বিক্রয় বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে ব্যবসায়ের মুনাফাও বৃদ্ধি পায়। অবশ্য এক্ষেত্রে বিক্রেতাকে ক্রেতার সুনাম, ঋণ পরিশোধের অভ্যাস ইত্যাদি দিক বিবেচনা করতে হয়।
৪. জামানতহীন: এরূপ ঋণের ক্ষেত্রে কোন জামানতের প্রয়োজন নেই। কারণ ক্রেতার সুনাম, আর্থিক সচ্ছলতা, ঋণ পরিশোধের অভ্যাস ইত্যাদি বিক্রেতার কাছে ক্রেতার জামানত হিসাবে থাকে। আর্থিকভাবে দুর্বল প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে বিক্রেতা তৃতীয় পক্ষের নিশ্চয়তাপত্র দাবি করে থাকে।
৫. আনুষ্ঠানিকতা কম: অন্যান্য মেয়াদি ঋণ যেমন- দীর্ঘ ও মধ্যমেয়াদি ঋণের তুলনায় ব্যবসায় ঋণে তুলনামূলকভাবে অনেক কম আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে হয়। অবশ্য এক্ষেত্রে বিক্রেতা কর্তৃক ক্রেতাকে প্রদত্ত চালানী রসিদই একমাত্র ঋণের প্রমাণপত্র হিসেবে কাজ করে থাকে। যদি প্রতিশ্রুতিপত্র ব্যবসায় স্বীকারপত্রের ক্ষেত্রে কিছুটা আনুষ্ঠানিকতার প্রয়োজন আছে তবে তা অন্যান্য ঋণের তুলনায় কম।
৬. নমনীয়তা: এই উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ করলে এবং সময়মতো ফেরত দিলে ঋণদাতা ও গ্রহীতার মধ্যে সুসম্পর্কের সৃষ্টি হয়। এর ফলে একই উৎস থেকে ক্রমাগত ও ধারাবাহিকভাবে ঋণ গ্রহণ করা যায় আবার প্রয়োজনের সময় অধিক ঋণ গ্রহণ করা যায়। এমনকি ঋণ পরিশোধে অসুবিধা হলে ঋণ গ্রহীতা ঋণ পরিশোধের সময়সীমা বাড়াতে পারে।
৭. কম ঝুঁকি: ক্রেতাদের ক্রেডিট রেটিং বিবেচনা করে বিক্রেতা ধারে পণ্য বিক্রয় করে। ফলে পণ্যের মূল্য না পাওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।
৮. মুনাফা বৃদ্ধি: বাকীতে বিক্রয়ের ফলে বিক্রয় বৃদ্ধি পায়। পণ্যে বিক্রয় মূল্য বেশি হয়। মুনাফার পরিমান বৃদ্ধি পায়।
৯. ক্রমাগত উৎস: ক্রয়-বিক্রয় ব্যবসায়ের মূল কাজ। সারা বছর ধরে বাকীতে ক্রয়-বিক্রয় হয়। সুতরাং ব্যবসায় ঋণ স্বল্পমেয়াদী অর্থায়নের ক্রমাগত উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়।
১০. ব্যবসায়ের অস্তিত্ব রক্ষা: ব্যবসায় ঋণ ব্যবসায়ের সাধারণ কর্মকাণ্ডের অংশ। তাই ব্যবসায়ীরা তাদের সুনাম ও অস্তিত্ব রক্ষার জন্য ব্যবসায় ঋণ দেয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,003 | ১০টি বাক্যে ছোটদের উপযোগী একটি গুরুর রচনা লেখ। | গরু একটি চার পা বিশিষ্ট গৃহপালিত পশু। গরু একটি শান্তশিষ্ট এবং নিরীহ প্রাণী। গরুর দুই চোখ, দুই কান, দুই শিং,একটি দীর্ঘ মাথা এবং পিছনে একটি লেজ থাকে। গরুর সমস্ত শরীর ছোট এবং ঘন লোমে আবৃত থাকে। পৃথিবীতে সাদা, কাল, লাল বিভিন্ন রঙের গরু পাওয়া যায়। ঘাস খড় গাছের পাতা ইত্যাদি গরুর প্রধান খাদ্য। গরু মানুষের বিভিন্ন কাজে আসে। গরুর দুধ অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। গরু সাহায্যে আমরা আমাদের জমি চাষ, মালপত্র পরিবহণ ইত্যাদি করে থাকি। আমাদের সবাইকে গরুর প্রতি সদয় ও যত্নশীল হওয়া দরকার। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,004 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
পাকিস্তানের নতুন সরকার গঠন বিষয়ে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া খান এবং পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ জুলফিকার আলী ভুট্টোর সাথে শেখ মুজিবের আলোচনা বিফলে যাওয়ার পর ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকা শহরে গণহত্যা চালায়। ফলশ্রুতিতে, তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। একই রাতে তাকে গ্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়। ব্রিগেডিয়ার রহিমুদ্দিন খানের সামরিক আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করলেও তা কার্যকর করা হয়নি। নয় মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী | মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ-ভারত যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করার মধ্য দিয়ে বিশ্ব মানচিত্রে “বাংলাদেশ” নামক স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১০ই জানুয়ারি শেখ মুজিব পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই জানুয়ারি তিনি সংসদীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। মতাদর্শগতভাবে তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী ছিলেন; যা সম্মিলিতভাবে মুজিববাদ নামে পরিচিত। এগুলোর উপর ভিত্তি করে সংবিধান প্রণয়ন এবং তদানুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার চেষ্টা সত্ত্বেও তীব্র দারিদ্র্য, বেকারত্ব, সর্বত্র অরাজকতাসহ ব্যাপক দুর্নীতি মোকাবেলায় তিনি কঠিন সময় অতিবাহিত করেন। ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক অস্থিরতা দমনের লক্ষ্যে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি একদলীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে বাধ্য হন। এর সাত মাস পরে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই আগস্ট একদল সামরিক কর্মকর্তার হাতে তিনি সপরিবারে নিহত হন। ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে বিবিসি কর্তৃক পরিচালিত জনমত জরিপে শেখ মুজিবুর রহমান সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে নির্বাচিত হন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,005 | নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নটির উত্তর দাও।
নাইজারকে স্বাধীনতা দিলেও ১৯৬০ সালের পর থেকেই দেশটিতে সামরিক ঘাঁটি পেতে বসে আছে ফ্রান্স। বিক্ষোভ, গলা ধাক্কা, খাবার সরবরাহ বন্ধের পরও নাইজার ছাড়ছে না দেশটি।
প্রশ্ন: নাইজারে ঘাঁটি গেড়ে বসেছে কোন দেশ? | ফ্রান্স ঘাঁটি গেড়ে বসেছে নাইজারে। ১৯৬০ সালের পর থেকেই ফ্রান্স দেশটিতে সামরিক ঘাঁটি গেড়ে বসে আছে। প্রতিবাদ-বিদ্রোহ করেও ফ্রান্সকে নাইজার ত্যাগে বাধ্য করা যাচ্ছে না। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,006 | এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
লেখাপড়ার পাশাপাশি পাকুন্দিয়া আদর্শ মহিলা কলেজে প্রতিবছর বিভিন্ন শিক্ষা-সহায়ক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। কলেজটিতে একটি অডিটরিয়াম (মিলনায়তন) রয়েছে, যেখানে সারাবছর বিভিন্ন ধরনের সেমিনার যেমন উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সেমিনার এবং শিক্ষার্থীদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য সেমিনার আয়োজন করা হয়। পাঠক্রম-বহির্ভূত বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্যে আরও রয়েছে নবীনবরণ আয়োজন, পিঠা উৎসব আয়োজন এবং বিদায় অনুষ্ঠান আয়োজন। | পাঠক্রম-বহির্ভূত বিভিন্ন কার্যক্রমের জ্ঞান লাভের উৎসাহ জাগ্রত করা | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,007 | কাসাব্লাঙ্কা কোথায় অবস্থিত? | মরক্কোয় অবস্থিত কাসাব্লাঙ্কা উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকার বৃহত্তম শহর ও বন্দর। এ বন্দর রপ্তানি বাণিজ্যের জন্য বিখ্যাত। এ শহরে প্রচুর ইউরোপীয় নাগরিকের বসবাস। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,008 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
তিনি ১৯১৫ সালে মহাত্মা গান্ধীর সাথে দেখা করেছিলেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে পুরো সময়ের সাথে জড়িত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তার আইনি অনুশীলন ত্যাগ করেছিলেন। গাঁধীর চম্পরন | ও খেদা সত্যগ্রহ গ্রহণের ক্ষেত্রে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। গান্ধী তার সাথে রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং অনুগ্রহ নারায়ণ সিনহাকে সাফল্যের সাথে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বাছাই করেছিলেন। গান্ধী প্রসাদের উতসর্গ দেখে এতই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তিনি তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, "দ্য স্টোরি অফ মাই এক্সপেরিমেন্টস উইথ ট্রুথ-" এ তার প্রতি পূর্ণ অধ্যায় আলাদা করে রেখেছিলেন, যার নাম "দ্য বিহারী"। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,009 | পলাশের বয়স আট বছর। বয়স অনুসারে তার শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটেনি। ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ডাক্তার সাহেব তাকে দেখে বললেন যদিও খাদ্যবস্তু পাকস্থলিতে এসে জীবাণুমুক্ত হয়ে পরিপাক হয় কিন্তু রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত খাবার গ্রহণের ফলে পলাশের এমনটি হচ্ছে। সকলেই এ ব্যাপারে সচেতন না হলে ভবিষ্যত প্রজন্ম হুমকীর সম্মুখীন হবে। উল্লিখিত অঙ্গটিতে এনজাইমের ক্রিয়া ব্যাখ্যা কর। | উদ্দীপকে উল্লিখিত অঙ্গটি হলো পাকস্থলি। পাকস্থলিতে বিভিন্ন ধরনের এনজাইম রয়েছে, যা খাদ্য পরিপাকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে উক্ত এনজাইমের ক্রিয়া ব্যাখ্যা করা হলো-
খাদ্য গ্রহণের পর মুখগহ্বর থেকে খাদ্যদ্রব্য পাকস্থলিতে প্রবেশ করে। পাকস্থলিতে খাদ্য আসার পর এর অন্তঃপ্রাচীরের গ্যাস্ট্রিক গ্রন্থি থেকে গ্যাস্ট্রিক রস ক্ষরিত হয়। গ্যাস্ট্রিক রসে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড এবং পেপসিন নামক এনজাইম থাকে। হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড খাদ্যের অনিষ্টকারী জীবাণুকে মেরে ফেলে এবং নিষ্ক্রিয় পেপসিনোজেনকে সক্রিয় পেপসিনে পরিণত করে। পেপসিন আমিষ পরিপাকে সাহায্য করে। এ এনজাইম আমিষকে ভেঙ্গে পেপটাইডে পরিণত করে। এছাড়া পাকস্থলিতে উপস্থিত রেনিন নামক এনজাইম দুধের ক্যাসিনকে প্যারাক্যাসিনে পরিণত করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,010 | শিশুশ্রম নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন। | শিশুই জাতির ভবিষ্যৎ। শিশুদের মধ্যেই সুপ্ত থাকে নানাবিধ অমিত শক্তি ও সম্ভাবনা। আজকের শিশুই আগামী দিনের কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, বিজ্ঞানী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দেশ ও জাতিকে গড়ে তুলবে। অথচ সেই শিশুই শিক্ষা অর্জন করার পরিবর্তে অমানুষিক শ্রমে নিয়োজিত। পেটের তাগিদে তাকে সকাল-সন্ধ্যা পরিশ্রম করতে হয়। সাধারণত চার- পাঁচ বছর বয়স থেকে কিশোর বয়স পর্যন্ত সময়ের শ্রমিকদের শিশুশ্রমিক বলে। শিশুরা নানা ধরনের শ্রমের সাথে জড়িত। যেমন: ইট ভাঙা, ওয়ার্কশপ ও গ্যারেজে কাজ করা, অন্যের বাড়িতে কাজ করা, হোটেল ও চা স্টজে কাজ করা, শহরের ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করা, কুলিগিরি, অফিস-আদালতের খাবার পৌঁছানো, বাস-টেম্পোর হেলপারি ইত্যাদি। শিশুদের ঝুঁকিপূর্ণ কাজ থেকে বিরত রাখতে ১৯৫৯ সালে জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ ঘোষণা করে। শিশু অধিকার সনদ-৯০ নামে পরিচিত এ সনদের বিষয়বস্তুগুলো হলো— (১) শিশু অধিকার বাস্তবায়ন, (২) পরিচয় সংরক্ষণ, (৩) মত প্রকাশের স্বাধীনতা, (৪) সামাজিক নিরাপত্তা, (৫) শিশু স্বাস্থ্যের প্রাধান্য, (৬) বৈষম্যহীনতা, (৭) অবৈধ স্থানান্তর, (৮) অক্ষম ও উদ্বাস্তু শিশু, (৯) সামাজিক পর্যালোচনা, (১০) মাতাপিতার সাথে অবস্থানের অধিকার, (১১) মাতাপিতার অধিকার ও দায়িত্ব। উন্নত বিশ্বের দেশগুলো এ সনদের বিষয়বস্তুগুলো অনুসরণ করলেও বাংলাদেশের মতো তৃতীয় বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলো তা অনুসরণ করতে পারছে না। অপরিসীম দারিদ্র্য আর সামাজিক ও রাজনৈতিক নৈরাজ্যের কারণে এদেশের শিশুদের যেমন অমানুষিক পরিশ্রম করতে হচ্ছে তেমনি বঞ্চিত হতে হচ্ছে ন্যায্য শ্রমমূল্য থেকেও। শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত এ শিশুদেরকে যোগ্য ও দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে না পারলে দেশের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হবে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,011 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে। তৎকালীন সময়ের বেশ কিছু রক্তক্ষয়ী পটভূমি যেমন | বদরের যুদ্ধ ও উহুদের যুদ্ধ চলচ্চিত্রটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যার অধিকাংশ দৃশ্যই নবীজী এর চাচা হামজার চরিত্রের(অ্যান্থনি কুইন) দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে। ইসলামী মৌলিকতার উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটিতে নবী করীম মুহাম্মদ কে দেখানো হয় নি, তার কন্ঠেরও অনুকরণ করা হয় নি। তার স্ত্রী, সন্তান ও খলিফাদের ক্ষেত্রেও এই একই মূলনীতি অনুসরণ করা হয়েছে, অর্থাৎ তাদেরকেও চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়নি। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,012 | সারাংশ লেখ:
তবে কি সাহিত্যের উদ্দেশ্যে লোককে শিক্ষা দেওয়া? অবশ্য নয়। কেননা কবির মতিগতি শিক্ষকের মতিগতির সম্পূর্ণ বিপরীত। স্কুল না বন্ধ হলে যে খেলার সময় আসে না, এ তো সকলেরই জানা কথা। কিন্তু সাহিত্য-রচনা যে আত্মার লীলা, একথা শিক্ষকেরা স্বীকার করতে প্রস্তুত নন। সুতরাং শিক্ষা ও সাহিত্যের ধর্মকর্ম যে এক নয়, এ সত্যটি একটু স্পষ্ট করে দেখিয়ে দেওয়া আবশ্যক। প্রথমত, শিক্ষা হচ্ছে সেই বস্তু যা লোকে নিতান্ত অনিচ্ছা সত্ত্বেও গলাধঃকরণ করতে বাধ্য হয়, অপরপক্ষে কাব্যরস লোকে শুধু স্বেচ্ছায়-সানন্দে পান করে; কেননা শাস্ত্রমতে সে রস অমৃত। | সাহিত্য শিক্ষার সাথে সম্পর্কিত নয়। সাহিত্যের মধ্য দিয়ে মানবমন খেলা করে এবং মানবাত্মা এর মাধ্যমে আনন্দ লাভ করে। অন্যদিকে শিক্ষার সাথে জীবন-জীবিকার প্রয়োজনের সম্পর্কটি অত্যন্ত নিবিড়। তাই শিক্ষা মানুষ বাধ্য হয়ে গ্রহণ করলেও সাহিত্য সে স্বেচ্ছায় পাঠ করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,013 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯১৬ সালে আরব বিদ্রোহ শুরু হলে তা মধ্যপ্রাচ্য রণাঙ্গনে উসমানীয়দের স্রোতকে উল্টে দেয়। ১৯১৮ সালের ৩০ অক্টোবর মুড্রোসের যুদ্ধবিরতি | স্বাক্ষর হলে তা মধ্যপ্রাচ্যের লড়াইয়ের অবসান ঘটায় এবং এরপর কনস্টান্টিনোপল দখল ও উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিভাজনের ঘটনা ঘটে। ১৯ শতকের শেষ চতুর্থাংশ ও ২০ শতকের প্রথম অংশে প্রায় ৭-৯ মিলিয়ন তুর্কি মুসলিম উদ্বাস্তু হাতছাড়া হওয়া ককেসাস, ক্রিমিয়া, বলকান ও ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপগুলো থেকে আনাতোলিয়া ও পূর্ব থ্রেসে চলে আসে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,014 | এক বাক্যে তাড়িতচৌম্বকীয় আবেশ বা তাড়িতচৌম্বক আবেশ বা তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশের সংজ্ঞা দাও। | একটি গতিশীল চুম্বক বা তড়িৎবাহী বর্তনীর সাহায্যে অন্য একটি বদ্ধ বর্তনীতে ক্ষণস্থায়ী তড়িচ্চালক শক্তি ও তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হওয়ার পদ্ধতিকে তাড়িতচৌম্বকীয় আবেশ বা তাড়িতচৌম্বক আবেশ বা তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশ বলে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,015 | এক থেকে দশ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলো কী কী এবং তাদের সমষ্টি কত? | এক থেকে দশ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলো হলো ২, ৩, ৫ ও ৭। সংখ্যাগুলোর সমষ্টি হলো ১৭। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,016 | এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন |
সর্দার তেজ সিংহ দ্বারা এই মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাজনের সময় মন্দিরটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯২ সালে | বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার ঘটনায় পরিপ্রেক্ষিতে কিছু দুষ্কৃতী মন্দিরটির আংশিক ক্ষতি করে। ২০১৫ সালে, ধ্বংসপ্রাপ্ত শিবল তেজ সিংহ মন্দিরটির সংস্কার করার জন্য,স্থানীয় হিন্দু নেতৃত্বগণ পাকিস্তান সরকারের কাছে আবেদন জানায় | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,017 | "রূপসী বাংলা" নামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। | বাংলাদেশ অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। চারদিকে যে দিকেই তাকাই প্রকৃতির অপার সমারোহ। প্রকৃতি যেন তার সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে বসেছে। সবুজ বন-বনানী, নীল আকাশ, নদীনালা, খাল বিল এ দেশকে রূপসী করে তুলেছে। এছাড়া বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির মধ্যে রয়েছে সমতল, ভূমি, পাহাড় ও টিলা। বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। ঋতুতে ঋতুতে বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে বৈচিত্র্যময় করে তুলেছে। এক ঋতুর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অন্য ঋতুতে ভিন্নরূপে ফুটে ওঠে। কিন্তু প্রত্যেক ঋতুই আপন বৈশিষ্ট্যে রূপে, রসে, গন্ধে অনন্য হয়ে ওঠে। বিচিত্র ফুলের সমাবেশ ঘটে বিভিন্ন ঋতুতে। গাছগাছালি ও ফসলের মাঠ সারাদেশকে সবুজে ভরে রাখে। ফসল পাকলে তা আবার সোনালি রূপ ধারণ করে। তাই বলা যায় বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এক অপূর্ব লীলা নিকেতন ৷ সুজলা, সুফলা, শস্যশ্যামলা সৌন্দর্যে ভরা আমাদের দেশ অকৃপণভাবে তার সৌন্দর্য বিতরণ করছে। দেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বিশাল বঙ্গোপসাগরের উত্তাল প্রতিধ্বনি অলৌকিক সুরের মায়াজাল সৃষ্টি করে চলেছে। নদ-নদী জালের মতো ছড়িয়ে আছে সারাদেশে। বর্ষায় জলে ভরে গেলে অপরূপ সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে। এছাড়া নানা রকম পাখি আমাদর রূপসী বাংলাদেশকে দিয়েছে ভিন্নমাত্রা। রং বেরঙের ফুলে ফুলে ভরে ওঠে বাংলার প্রকৃতি। প্রকৃতি ও মানুষের জীবনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের মধ্যেই দেশের প্রকৃত সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। প্রকৃতির বিচিত্র সৌন্দর্য এদেশের মানুষের মনে গভীর প্রভাব বিস্তার করেছে। আমাদের এই রূপসী বাংলাদেশের মতো দেশ পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,018 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন
আলেক্সান্দ্রা নাতিনিয়ভিচ কেযরাকোভ ( ) জন্ম:২৭ নভেম্বর ১৯৮২ কিঙ্গিস্সিপ, রাশিয়া (সাবেক রাশিয়ান এসএফএসআর) রুশ ফুটবলার যিনি বর্তমানে রুশ জাতীয় ফুটবল দল ও রুশ ক্লাব যেনিত সেইন্ট পিটার্সবার্গের হয়ে খেলছেন। তিনি রুশ ক্লাব ফুটবলের ইতিহাসে সর্বাধিক গোলদাতা, এখন পর্যন্ত যার রুশ ক্লাব ফুটবলে ২১০ এর অধিক গোল রয়েছে। যেনিত সেইন্ট পিটার্সবার্গ ছাড়াও এই স্ট্রাইকার তার ক্লাব ক্যারিয়ারে স্পেনের সেভিলা ও আরেক রুশ ক্লাব ডায়নামা মস্কোর হয়ে খেলেছেন। তিনি জাতীয় দলের হয়ে | ২০০২ বিশ্বকাপে খেলেছেন ও ব্রাজিলে হতে যাওয়া ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের দলে জায়গা করে নিয়েছেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,019 | নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন |
করোনা ভাইরাস: বাংলাদেশে চিকিৎসা সরঞ্জামের জরুরি কেনাকাটায় দুর্নীতির অভিযোগ | বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর পরই চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য সরবরাহ করা মাস্ক, পিপিই নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা টিআইবি বলেছে, এখন সুনির্দিষ্ট কোন নীতিমালা অনুসরণ না করে স্বাস্থ্যখাতের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে কেনাকাটা করা হচ্ছে এবং তাতে অনেক জিনিস বাজার মূল্যের কয়েকগুণ বেশি দামে কেনার মতো অনিয়ম হচ্ছে।
সংস্থাটি আরও বলেছে, মহামারির সময় পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে স্বাস্থ্যখাতের এক শ্রেনীর কর্মকর্তার সহায়তায় কেনাকাটায় অনিয়ম দুর্নীতি করার চিত্র তাদের গবেষণায় ফুটে উঠেছে।
দুর্নীতি দমন কমিশন বলেছে, দেশে করোনাভাইরাস শুরুর আগের কয়েকমাসে তারা স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতির অভিযোগে ১১টি মামলা করেছে এবং এখন সুরক্ষা সামগ্রীর দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
তবে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিচ্ছিন্ন দু'একটি ঘটনা ছাড়া স্বাস্থ্য খাতের সব কেনাকাটা সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে করা হচ্ছে।
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর পরই গত মার্চ মাসে সরকারের কেন্দ্রীয় ঔষাধাগার থেকে সরবরাহ করা এন৯৫ মাস্ক এবং পিপিইসহ স্বার্স্থকর্মিদের সুরক্ষা সামগ্রীর মান নিয়ে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছিল।
ঢাকার মুগদা জেনারেল হাসপাতাল থেকে কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছেল যে, প্যাকেটে এন৯৫ লেখা থাকলেও নিম্নমানের মাস্ক এবং পিপিই দেয়া হয়েছে।
তখন ব্যাপক আলোচনার মুখে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তদন্ত করলেও তার ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি।
দুর্নীতি বিরোধী সংগঠনগুলো বলছে, স্বাস্থ্যখাতে জরুরীভিত্তিতে কেনাকাটায় সুনির্দিষ্ট নীতিমালা মানা হচ্ছে না।
দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সী ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবির নির্বাহি পরিচালক ড: ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, সুরক্ষা সামগ্রীতেই দুর্নীতি থেমে থাকেনি। চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনার ক্ষেত্রেও উদ্বেগজনকহারে দুর্নীতি বৃদ্ধির তথ্য তারা গবেষণায় পেয়েছেন।
"ব্যাপকভাবে আলোচনা শুরু হয় এন৯৫ মাস্ক ক্রয়ের কেলেংকারি নিয়ে। এরপরে আরও দেখা যাচ্ছে,কেনাকাটায় এই একই ধরণের অনিয়ম হচ্ছে। এমনকি মৌখিকভাবে কার্যাদেশ দেয়া হচ্ছে। আসলে এটা যোগসাজশ করে আদায় করা হচ্ছে। যে ব্যবসায়ী বা সরবরাহকারী রয়েছে, তাদের সাথে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ার সাথে থাকা কর্মকর্তাদেরও কেউ কেউ এই অনিয়মের অংশীদার হচ্ছেন।"
তিনি আরও বলেছেন, "স্বাস্থ্য খাতে অবকাঠামো দূর্বল, এটা নতুন কথা নয়। কিন্তু এখন... | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,020 | সামাজিক ম্যাধমে নেতিবাচক যেকোন কিছু কারণ হতে পারে সুনাম নষ্টের।
"এই বিষয়টিকে গুরুত্ব-সহকারে না নিলে তা আপনার প্রতিষ্ঠানের ওপর আর্থিক।ভাবে এবং সাংস্কৃতিক-ভাবে প্রভাব ফেলবে।"
ফেসবুক এবং টুইটারে প্রযুক্তিগত পদ্ধতিতে অভিযান পরিচালিত হলেও ফেক নিউজ বা ভুয়া খবর অন্যতম বড় একটি চ্যালেঞ্জ।
উদাহরণ হিসেবে, গত মে মাসে ব্রিটেনের মেট্রো ব্যাংকের শেয়ার ১১% ধ্বস নামে কারণ প্রতিষ্ঠানটি অর্থনৈতিক সংকটের মোকাবেলা করছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুল তথ্য দিয়ে গুজব ছড়িয়ে গিয়েছিল।
জেনেভা-ভিত্তিক ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিষয়ক কোম্পানি ইমিউনইওয়েব-এর ইলিয়া কোলোচেঙ্কোর মতে, এর ফলাফল যথেষ্ট খারাপ হতে পারে ।
বোমা ফেলার খবর!
হ্যাকাররা যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে কোনো ভুয়া খবর পোস্ট করার সুযোগ পেয়ে যায় তাহলে তা বড় ধরনের ক্ষতি করতে পারে, বলেন মি. কোলোচেঙ্কো।
"ধারণা করুন যে তারা (হ্যাকাররা) যদি বিবিসি অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে সক্ষম হয় এবং এমন একটি খবরের পোস্ট দিতে পারে যে ইরান একটি নিউক্লিয়ার বোমা নিক্ষেপ করেছে - এর প্রভাব হবে মারাত্মক।
সর্বাধিক আরও 400 অক্ষরের জন্য এই নিবন্ধটি লেখা চালিয়ে যান | | রে।"
আরো পড়তে পারেন:
সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় ৬৫ শতাংশ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী
শ্রীলংকায় সামাজিক মাধ্যম কেন বন্ধ করা হলো?
ভারতে নারী এমপির বক্তব্যে সরগরম সামাজিক মাধ্যম
শিশুদের 'মানসিক সমস্যা তৈরি করছে' সোশ্যাল মিডিয়া
অনেক মানুষ নিজেদের সম্পর্কে সামাজিক মাধ্যমে অনেক তথ্য লিখে দেন। সুতরাং হামলাকারীরা কারো একজনের প্রোফাইল দেখে তাদের সম্পর্কে ধারণা পায় এবং সেভাবে হয়তো তাদের কাছে প্রতারণা মূলক বা ফাঁদে ফেলার জন্য মেইল পাঠিয়ে দেয়।
আপনার পণ্যের বা ব্র্যান্ডের সুনাম নষ্ট করে দেয়ার জন্য 'ভুল' সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টই শুধু নয়, বরং কখনো কখনো 'সত্য'ও ক্ষতির কারণ হতে পারে।
২০১৬ সালে ব্যাটারি প্রস্তুতকারী স্যামসাং এসডিআই'এর বাজার মূল্য অর্ধ-বিলিয়ন ডলারের বেশি পড়ে যায় যখন টেসলা প্রধান এলন মাস্ক টুইট করেন যে, কোম্পানিটি প্যানাসনিকের সাথে তাদের আগামী ইলেক্ট্রনিক গাড়ি বিষয়ে কাজ করছে।
সুতরাং যথাযথভাবে ভেবেচিন্তে পোস্ট না করলে আপনার নিজের লেখা কোনো পোস্টই হয়তো সমস্যা ডেকে আনবে, যেমনটা এই বছরের শুরুতে মোকাবেলা করতে হয়েছে মার্কিন ব্যাংক চেজ'কে।
তারা একটি পোস্ট দিয়েছিল যার বক্তব্য ছিল, কম ব্যাংক ব্যালেন্সের অধিকারী বা ব্যাংকে যাদের টাকা কম আছে, তারা ট্যাক্সিতে চড়া কিংবা কফি কেনা থেকে নিজেদের বিরত রেখে টাকা সঞ্চয় করে।
যেকোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সম্পর্কে অনলাইন পোস্টের ম্যাধমে হ্যাকাররা অনেককিছু জানতে পারে।
সুনাম চুরি
অন্যান্য হুমকির মধ্যে জালিয়াতরা আপনার ব্র্যান্ড নাম নিজেদের দখলে নিয়ে নিতে পারে।
মিস্টার কোলোচেঙ্কো বলেন, সৃজনশীল ধাপ্পাবাজেরা প্রায়ই বড় বড় প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে সোশ্যাল মিডিয়াতে কেলেঙ্কারির ঘটনাগুলো করে থাকে।
উদাহরণস্বরূপ, তারা নিশ্চিতভাবে একটি 'অ্যামাজন ইন্ডিয়া সাপোর্ট' নাম দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলবে টুইটারে এবং যারা তাদের সাথে যোগাযোগ করবে, সেসব গ্রাহকদেরকে জানাবে তাদের না পাওয়া পার্সেলগুলো বুঝে পেতে শুল্ক ফি পাঠাতে।
এমনকি অচেনা গ্রাহকের পোস্ট থেকেও ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে, যদি; অন্যান্য ব্যবহারকারীরা সেটাকে মূল্যায়ন... | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,021 | ঢাকায় চলাচলের ক্ষেত্রে অ্যাপ-ভিত্তিক মোটরসাইকেলের জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
মোটরসাইকেল চালকেরা আজ (বৃহস্পতিবার) ঢাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে। এছাড়া বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে অনেকে যাত্রী পরিবহন করছে।
রাজধানী ঢাকার অন্তত পাঁচটি জায়গায় - ধানমন্ডি ২৭ নম্বর সড়ক, প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক, আগারগাঁও, শাহবাগ এবং বাড্ডায় মোটরসাইকেল চালকরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে।
মোটরসাইকেল চালকরা রাস্তায় বিক্ষোভে নামলে শহরজুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
সরকারের সিদ্ধান্তকে অযৌক্তিক বলে বর্ণনা করছেন চালকরা।
করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন টিকাদানে আপনার দেশের অবস্থান কোথায়?
নিজেকে আক্রান্ত মনে হলে কী করবেন, কোথায় যাবেন?
একজন মোটরসাইকেল চালক নূরে আলম বলেন, সরকারের বিধি-নিষেধ অনুযায়ী তাদের যাত্রী পরিবহন বন্ধ হলে তারা চরম আর্থিক সংকটে পড়বেন।
তিনি প্রশ্ন তোলেন, "সব যানবাহন চলতেছে, তাহলে মোটরসাইকেলে যাত্রী পরিবহন করতে অসুবিধা কোথায়?"
এছাড়া সকাল থেকে হাজার-হাজার অফিস-মুখো মানুষ যানবাহন সংকটের কারণে বিড়ম্বনায় পড়েছে।
ঢাকায় চলাচলের জন্য মোটর সাইকেল খুবই জনপ্রিয়।
সরকারের নতুন বিধি-নিষেধ অনুযায়ী গণ-পরিবহনে ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী বহন করতে পারবে। ফলে যানবাহন সংকটে পড়েছে হাজারো মানুষ।
অনেকে রাস্তায় দাঁড়িয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে প্রতিদিন ঢাকার মিরপুর এক নম্বর থেকে আজিমপুর পর্যন্ত যাতায়াত করেন রবিউল ইসলাম।
তিনি জানান, পরিবহন সংকটের কারণে অফিসে যাতায়াত করা এখন দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে।
বাসে উঠতে না পেরে অফিস-মুখো যাত্রীরা সকালে ঢাকার খিলক্ষেত সড়ক অবরোধ করেছে। এ সময় ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়ক বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা রাস্তা থেকে ছেড়ে যায়।
এদিকে বৃহস্পতিবার সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভ্যাকসিন নেবার পরে অনেকে ঢিলেঢালা-ভাব দেখানোর কারণে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে দেশের মানুষের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য আবারো বিধি-নিষেধ আরোপ করা হচ্ছে এবং এজন্য জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন।
দেশের মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দায়িত্বশীল আচরণের অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | করোনা ভাইরাস: সরকারি বিধি-নিষেধের প্রতিবাদে রাইড-শেয়ারিং মোটরসাইকেল চালকরা | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,022 | অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
লিখন পদ্ধতির ঠিক কবে জন্ম হয়েছিল, তা সঠিক জানা যায় না। বিশ্বের নানা দেশে তাই লিপির উদ্ভব নিয়ে প্রচলিত আছে নানা উপকথা। চীনের উপকথা অনুসারে সাং চিয়েন নামের এক ড্রাগনমুখো লোক প্রাচীনকালে চীনা অক্ষরগুলি তৈরি করেছিলেন। অন্যদিকে মিশরের উপকথা অনুযায়ী পাখির মত মাথা ও মানুষের মত দেহবিশিষ্ট দেবতা থথ্ সৃষ্টি করেছিলেন মিশরীয় লিপি। ভারতের উপকথামতে হিন্দু দেবতা ব্রহ্মা ভারতবর্ষের প্রাচীন লিপি আবিষ্কার করেছিলেন, এবং তার নামানুসারে ঐ লিপির নাম হয় ব্রাহ্মীলিপি।),
প্রশ্ন :
চীনা লিখন পদ্ধতি সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করে ? | সাং চিয়েন | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,023 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন :
পুজা করছেন কবিরাগ পোদ্দার।
এক হাতে নাগাড়ে ঘণ্টা বাজিয়ে চলেছেন, অন্য হাতে একে একে উঠে আসছে ধূপ-কাঠি, প্রদীপ, জলশঙ্খ, চামর - এসব।
একদিকে বাজছে ঢাক, ঘরের ভেতরে কেউ উলুধ্বনি দিচ্ছেন, কেউ বাজাচ্ছেন শাঁখ।
পুরোহিতের পরনে ধুতি, গায়ে উত্তরীয় - যেরকমটা সব পুজার পুরোহিতরাই পড়ে থাকেন। তার নাম কবিরাগ পোদ্দার।
আরতি শুরু করার কিছুক্ষণ আগে তিনি বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন, "আমি ছোট থেকে কোনোদিন মেয়েদের পোশাক পড়ি নি। জন্মেছিলাম যদিও নারী হিসাবেই। কেতকী নাম ছিল আমার। তবে সেটা মূলত খাতায়-কলমেই।"
"ইউনিভার্সিটিতেও আমাকে কেউ কেতকী নামে চিনত না। বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ডাক নাম ছিল কিষাই - অর্থাৎ, কৃষ্ণ প্লাস রাই। ভাগবতেই তো লেখা আছে, গোবিন্দের বাম অংশ থেকে রাধারানীর উৎপত্তি - তাই কৃষ্ণ আর রাই তো একই - আমার মতোই। আর এখানেও কী আশ্চর্য, আমি প্রথমবার দুর্গাপুজা করছি যে বিগ্রহে, তিনিও অর্ধনারীশ্বর।"
কবিরাগ একজন রূপান্তরী-পুরুষ - যিনি নারী থেকে পুরুষ হয়ে উঠেছেন। তিনিই প্রথম রূপান্তরী পুরোহিতও বটে।
রঞ্জিতা সিনহার বাড়িতে অর্ধনারীশ্বরের পুজো হচ্ছে - অর্দ্ধেক শিব, অর্দ্ধেক দুর্গার মুখাবয়ব।
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বেশ কিছুদিন আগেই সে দেশের সমকামী আর রূপান্তরকামী নারী-পুরুষসহ তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে। যদিও সমাজ কতটা তা মন থেকে মেনে নিয়েছে, তা বলা কঠিন। আর ধর্মীয় অনুষ্ঠানে তো তাঁরা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এখনও ব্রাত্যই।
সেই সমাজ-চলতি ধর্মীয় রীতিনীতিকে একরকম চ্যালেঞ্জই করে বসেছেন কবিরাগ।
হিন্দুধর্মে, যেখানে ব্রাহ্মণদেরই পুজা করার অধিকার সমাজ স্বীকৃত, সেই ছক ভেঙ্গে দিয়ে নারী থেকে পুরুষে রূপান্তরিত হওয়া কবিরাগ দুর্গাপুজা করছেন।
তিনি নিজে বৈষ্ণব পরিবারের সন্তান, আবার আরাধনা করছেন শক্তির। এই পুজার নিয়মকানুন সবই তাঁকে নানা শাস্ত্র ঘেঁটে থেকে গবেষণা করে বার করতে হয়েছে। দুটি বিষয়ে এম এ পাশ করে এখন তৃতীয় এমএ করার প্রস্তুতির সঙ্গেই কবিরাগ চালিয়েছেন দুর্গাপুজা নিয়ে এই গবেষণা।
"কনসেপ্টগুলো মাথায় ছিলই, কিন্তু কিছুটা তো পড়াশোনা করতে হয়েইছে। এক্ষেত্রে আমার গুরুকুলের কাছ থেকে যেমন সাহায্য পেয়েছি, তেমনই ব্রহ্মসংহিতার থেকে অনেক সাহায্য পেয়েছি। ওটাই আমাদের বৈষ্ণবদের আকর গ্রন্থ - সব পুজা-অর্চনার নিয়ম ব্রহ্মসংহিতাতেই লিপিবদ্ধ করে গেছেন জীব গোস্বামী।" | দক্ষিণ কলকাতার একটি বাড়ির পুজায় দুর্গাপুজার এক সন্ধ্যায় আরতি করছিলেন পুরোহিত। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,024 | নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন :
প্রশ্ন :
কনস্টান্টিনোপলের পূর্বনাম কী ছিল ? | কনস্টান্টিনোপলের পূর্বনাম ছিল বাইজান্টিয়াম। সম্রাট কন্সটান্টাইন যখন এখানে রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী সরিয়ে আনেন তখন এই শহরের নামকরন করেন কনস্টান্টিনোপল যার অর্থ কন্সটান্টাইনের শহর। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,025 | সারাংশ বলো:
গানের সহিত বাজনার মিল না থাকিলে গান-বাজনা ভালো লাগে না। কবিতা আবৃত্তি করিবার সময় ছন্দের তাল রক্ষিত না হইলে আবৃত্তি শ্রুতিমধুর হয় না। তাল বা ছন্দ একটি বড় জিনিস। আমরা স্বভাবতই চলিতে ফিরিতে, গান-বাজনা করিতে, কবিতা পড়িতে তাহা মানিয়া চলি। সিঁড়ির ধাপ যদি এলোমেলো বা অসমান হয়, তাহা হইলে চলার গতি ব্যাহত হয়, ওপরে আরোহণ করিতে কষ্ট হয়। শুধু চলার নহে, বলারও তাল আছে। প্রতি কাজেই এই তাল যাহাতে সঠিক থাকে, তাহার দিকে লক্ষ্য রাখা উচিত। তাহাতে জীবন স্বচ্ছন্দ হইয়া উঠিবে। | গান-বাজনা, কবিতা আবৃত্তি করতে ছন্দ, শৃঙ্খলাকে মেনে চলতে হয়। তেমনি জীবনে চলার পথেও এই ছন্দ, শৃঙ্খলাকে রক্ষা করা প্রয়োজন। কারণ এর মধ্য দিয়েই জীবন স্বাচ্ছন্দময় সুন্দর হয়ে ওঠে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,026 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
১৯৭৮ সালের ১৯ এপ্রিল মীর আকবর খাইবার নিহত হন। এর ফলে কমিউনিস্ট অভ্যুত্থানের আশঙ্কায় মুহাম্মদ দাউদ খান পিডিপিএর কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তারের আদেশ দেন। তারাকি ও কারমালকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং হাফিজউল্লাহ আমিন ও অন্যান্য কিছু নেতাকে গৃহবন্দী করা হয়। ২৭ এপ্রিল | সাওর বিপ্লব শুরু হওয়ার পর দাউদ খান সপরিবারে নিহত হন। ১ মে তারাকি বিপ্লবী কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হন। এরপর আফগানিস্তান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র নামে রাষ্ট্রের নামকরণ করা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,027 | ব্যাংক ঋণের সুবিধাসমূহ বর্ণনা করো। | আধুনিক জটিল ও প্রতিযোগিতামূলক কারবারি বিশ্বে ব্যাংক ঋণের গুরুত্ব ও ব্যবহার অত্যধিক। কেননা এ জাতীয় ঋণ গ্রহণের ফলে বেশ কিছু সুবিধা ভোগ করা যায়। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
১. ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে একমাত্র উৎস: সাধারণত ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সচ্ছলতা ও বাজারে সুনাম না থাকায় তারা দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করতে পারে না। ফলে বাধ্য হয়েই তাদের স্বল্পমেয়াদি ঋণের উপর নির্ভর করতে হয়।
২. কম খরচ: এ ধরনের ঋণের ব্যয় দীর্ঘমেয়াদি ও মধ্যমমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম। ফলে ব্যবসায়ীরা কম খরচ বলে এ ধরনের ঋণগ্রহণ করতে আগ্রহ প্রকাশ করে।
৩. কর বাঁচানো: স্বল্পমেয়াদি ঋণের উপর ধার্যকৃত কর, কর-বাদ যোগ্য ব্যয়। এর ফলে নীট মুনাফার পরিমাণ কম বলে কম কর ধার্য হয় এবং প্রদান করতে হয়। ফলে ব্যাংক ঋণ গ্রহীতার করের পরিমাণ কমিয়ে থাকে।
8. সহজলভ্যতা: এ ধরনের ঋণ গ্রহণ করতে ঋণ গ্রহীতাকে কম আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে হয়। তাছাড়া এ ধরনের ঋণ প্রদানে বেশি কড়াকড়ি করা হয় না বলে তা ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বৃহদায়তন ব্যবসায়ের জন্য সহজলভ্য হয়ে থাকে।
৫. নমনীয়তা: এ ধরনের ঋণ বেশ নমনীয়। ফলে এ ধরনের ঋণের পরিমাণ ও পরিশোধ কাল ঋণগ্রহীতা সহজেই বাড়াতে ও কমাতে পারে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,028 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২৬শে জুলাই আন্দোলনের পতাকা কিউবার সামরিক পোশাকের কাঁধে রয়েছে এবং একে কিউবার বিপ্লবের | প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,029 | অনুচ্ছেদ লিখুন: নৈতিক শিক্ষা ও সামাজিক মূল্যবোধ। | মনুষ্যত্বের সাথে নৈতিকতার বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। মানুষের জীবনের সাধনা হলো মনুষ্যত্ব অর্জনের সাধনা। সততা, ন্যায়পরায়ণতা, শৃঙ্খলাবোধ ইত্যাদি গুণের সমাবেশেই নৈতিকতার স্বরূপ প্রকাশিত হয়। আর নৈতিকতাই সামাজিক মূল্যবোধ তৈরিতে ভূমিকা পালন করে। নীতি আদর্শ দ্বারা পরিচালিত সমাজব্যবস্থাই সামাজিক মূল্যবোধের ফসল। যে সমাজে কোনো অন্যায় থাকবে না, অনাচার থাকবে না। ঘুষ, দুর্নীতি, বঞ্চনা, শোষণ, স্বার্থপরতা এসব থেকে সমাজ মুক্ত থাকলেই তাতে সামাজিক মুল্যবোধ প্রতিফলিত হয়। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে সামাজিক মূল্যবোধ চরমভাবে ভুলুণ্ঠিত হয়েছে। অফিস-আদালত, রাস্তা-ঘাট, হাট-বাজার, যানবাহন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সর্বত্রই এর ঘাটতি লক্ষ করা যায়। তাই সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। কিন্তু এর উন্নতি তো দূরের কথা, দিন দিন এ সমস্যা আরো প্রকট হচ্ছে। সরকার সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে নানা ধরনের কৌশল ও নীতি প্রণয়ন করেও তা রোধ করতে পারছে না। আমাদের দেশের ক্রমবর্ধমান দারিদ্র্য, জনসংখ্যার আধিক্য, বেকারত্ব, অশিক্ষা, রাজনৈতিক সংকট ও মাদকের সহজলভ্যতা সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের অন্যতম কারণ। এ থেকে পরিত্রাণের জন্য সামাজিক আন্দোলন, শিক্ষার প্রসার ও সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। তা না হলে সামাজিক অবক্ষয়ের ফলে একটা দেশ ক্রমান্বয়ে হারিয়ে যেতে পারে ধ্বংসের অতল গহ্বরে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,030 | "সাক্ষরতা প্রসারে ছাত্রসমাজ" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন। | সাক্ষরতা বলতে সাধারণত অক্ষর জ্ঞানসম্পন্নতাকেই বোঝায়। তবে দিন দিন বাড়ছে এর পরিধি। বাংলাদেশে সাক্ষরতার হার খুবই নগণ্য। এই প্রেক্ষাপটে দেশে সাক্ষরতার হার প্রসারে ছাত্রসমাজ নিতে পারে অগ্রণী ভূমিকা। সরকার উপযুক্ত ও বাস্তব পরিকল্পনা গ্রহণ করলে ছাত্রসমাজ সাক্ষরতা প্রসারে বিপুল সহায়ক শক্তি হিসাবে কাজ করতে পারে। সাধারণ কর্মজীবী মানুষের তুলনায় ছাত্রসমাজ বেশি কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে। ছাত্রসমাজ সাক্ষরতা প্রসারের জন্য একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যকে সামনে নিয়ে সারাদেশে গ্রামভিত্তিক আন্দোলন গড়ে তুলতে পারে। তারা প্রতিটি গ্রামে, প্রতিটি পাড়া-মহল্লাতে ছাত্রসংঘ গড়ে তুলে নিরক্ষরদের তালিকা প্রণয়নে সহায়তা করতে পারে। যেসব জায়গায় সব শিশুকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আওতায় আনা সম্ভব হবে না, সেখানে অস্থায়ী শিক্ষাকেন্দ্র চালু হতে পারে। তাতে ছাত্ররা শিক্ষাদাতা কর্মীরূপে দায়িত্ব নিতে পারে। স্থানীয় ক্লাব, মসজিদ, কমিউনিটি সেন্টার কিংবা বাড়ির আঙিনায় এ ধরনের অস্থায়ী শিক্ষাকেন্দ্র স্থাপন করা যেতে পারে। বয়স্করা যেহেতু দিনের বেলা কাজে ব্যস্ত থাকেন, তাই তাদের সাক্ষরতা প্রসারে নৈশস্কুল চালু করতে হবে। এসব নৈশস্কুলে ছাত্রছাত্রীরা পালা করে শিক্ষা প্রদানে নিজেকে যুক্ত রাখতে পারে। নারীদের শিক্ষা দেয়ার ক্ষেত্রে ছাত্রীরা দায়িত্ব নিতে পারে। যেসব ছাত্রছাত্রী শহরে, হোস্টেলে বা হলে থেকে লেখাপড়া করে তারা ছুটিতে নিজ এলাকায় গিয়ে সাক্ষরতা অভিযানে প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিতে পারে। সাক্ষরতা প্রসারে সরকারের পক্ষে বিপুল পরিমাণ তহবিল জোগানো সম্ভব নয়। তাই স্বেচ্ছায় সাক্ষরতা কার্যক্রমে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে আসতে পারে ছাত্রসমাজ। ছাত্রসমাজই পারে দেশের নিরক্ষর জাতিকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করে সাক্ষরতার হার বাড়াতে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,031 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০১১ সালে, ফুকুশিমা দাইচি পারমাণবিক বিপর্যয়ের | পরে উদ্বেগের সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ পারমাণবিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছে, [37] বিক্ষোভকারীদের মতে, পারমাণবিক বিপর্যয়ের ঘটনায় জনগণের স্থানান্তর বা নির্বাসন সম্ভব হবে না। পারমাণবিক শক্তির বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী পিপলস মুভমেন্ট এগেইন্সট নিউক্লিয়ার এনার্জি -সংগঠনের সদস্য এস পি উদয়কুমারের মতে "পারমাণবিক কেন্দ্র অনিরাপদ"। তবে, ২০১২ সালে, ভারতের পারমাণবিক শক্তি কর্মসূচির প্রধান ড. শ্রীকুমার ব্যানার্জি বলেন "এই পরমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ কেন্দ্র" । ডিসেম্বর ২০১২ সালে, "দ্য হিন্দু রিপোর্ট"' করেছে যে এই অঞ্চলের শত শত গ্রামবাসীরা মূলতঃ পরমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঝুঁকি ও উপকারিতা সম্পর্কে অজ্ঞ। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,032 | অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
দ্য কুইন অফ ঝাঁসি, মহাশ্বেতা দেবী (সাগরী ও মন্দিরা সেনগুপ্ত কর্তৃক অনূদিত)। এই বইটি হল রানি লক্ষ্মীবাইয়ের জীবনীগ্রন্থ। ঐতিহাসিক নথিপথ (প্রধানত রানির পৌত্র জি. সি. তাম্বে কর্তৃক সংগৃহীত) এবং লোককথা, কাব্য ও মুখে মুখে প্রচলিত কিংবদন্তিগুলি নিয়ে গবেষণার পর বইটি রচিত হয়। মূল বাংলা বইটি ১৯৫৬ সালে প্রকাশিত হয়। ইংরেজি অনুবাদটি ২০০০ সালে সিগাল বুকস, ক্যালকাটা থেকে প্রকাশিত হয়।
হাজার চুরাশির মা (১৯৭৪, উপন্যাস)
অরণ্যের অধিকার (১৯৭৯, উপন্যাস)
অগ্নিগর্ভ (১৯৭৮, ছোটোগল্প সংকলন)
মূর্তি (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন)
নীড়েতে মেঘ (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন)
স্তন্যদায়িনী (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন)
চোট্টি মুন্ডা এবং তার তীর (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন))
প্রশ্ন:
ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর "হাজার চুরাশির মা" গ্রন্থটি কবে প্রকাশিত হয় ? | ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর "হাজার চুরাশির মা" গ্রন্থটি ১৯৭৪ প্রকাশিত হয় | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,033 | প্রাথমিক শিক্ষা নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো। | শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য অতি প্রয়োজনীয় পাঁচটি মৌলিক অধিকারের মধ্যে শিক্ষা অন্যতম। শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতির উন্নতি কোনোভাবেই কল্পনা করা যায় না। একটি দেশকে উন্নতির ক্রমবর্ধমান পথে ধাবিত হতে গেলে, শিক্ষা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। শিক্ষার প্রথম স্তর হচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষা, যা আমাদের জাতীয় শিক্ষারও মূল ভিত্তি। প্রাথমিক শিক্ষা হচ্ছে শিক্ষিত জাতি ও শ্রমশক্তি গড়ে তোলার মূল ভিত। দারিদ্র্য, অশিক্ষা, অস্বাস্থ্য, কুসংস্কার ও পশ্চাদপদতার হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রাথমিক শিক্ষা সবার জন্য প্রয়োজন। প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমেই একটি শিশুর সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটে। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি শিশু শৃঙ্খলা, সততা, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায় ইত্যাদির শিক্ষা পায়। নিরক্ষরতা একটি অভিশাপ। নিরক্ষরতার কারণে মানুষ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন এবং গ্রামের অসৎ মহাজনদের দ্বারা নিরক্ষর ব্যক্তি প্রতিনিয়ত ঠকে যাচ্ছে। এছাড়া বাল্যবিবাহ ও যৌতুকপ্রথার মতো ভয়াবহ ব্যাধি এদেশকে গ্রাস করছে। এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে সরকার ১৯৯২ সালে প্রাথমিক শিক্ষাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক করেছে। পাশাপাশি সরকার প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের জন্য উপবৃত্তিসহ নানা ধরনের উৎসাহমূলক পদ্ধতি গ্রহণ করেছে। এছাড়া বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক তুলে দেওয়া হচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষা হলো শিক্ষাব্যবস্থার বীজ। ভালো বীজ থেকে যেমন ভালো গাছ পাওয়া সম্ভব, তেমনি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা একটি দেশের উন্নতির জন্য অপরিহার্য। তাই দেশের মানুষকে নিরক্ষরতার হাত থেকে মুক্তি দিতে ও দেশের শিক্ষার হার বৃদ্ধিতে প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,034 | প্রশ্ন: কানাডায় কোন সময়ে কোন ফাটল দেখা যায়? উত্তরঃ | কানাডায় ৯ মার্চ, ২০১৮ সময়ে ফাটল দেখা যায় |
| Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,035 | এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজোলিউশন ৬৬০, যা ১৯৯০ সালের ২ আগস্ট গৃহীত হয়, ইরাক দ্বারা | কুয়েত আক্রমণের সতর্কতা উল্লেখ করার পর কাউন্সিল এই আগ্রাসনের নিন্দা জানায়, এবং ১৯৯০ সালের ১ আগস্ট এ ইরাককে অবিলম্বে এবং নিঃশর্তভাবে ভুমি প্রত্যাহারের দাবি জানায়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,036 | মধ্যমেয়াদী অর্থসংস্থানের উৎসসমূহ কী কী? | যে অর্থ সংস্থানে ঋণ গ্রহীতা সংগৃহীত ঋণ সাধারণত ১ থেকে ৫ বছর এমনকি ১০ বছর পর্যন্ত ব্যবহার করার সুযোগ পায় এবং কারবারের প্রত্যাশিত মুনাফা দিয়ে কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করা হয় তাকে মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থান বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের উৎস থেকে কারবারের প্রয়োজন মাফিক এ ধরনের অর্থের সংস্থান করা হয়। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
১. বাণিজ্যিক ব্যাংক: বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান কাজই হলো একপক্ষের সঞ্চয়ের অর্থ সুদের বিনিময়ে ব্যাংকে জমা রাখা। আবার উক্ত অর্থ সুদের বিপরীতে ঋণদান করা। উভয় সুদের পার্থক্য হলো ব্যাংকের মুনাফা। বাণিজ্যিক ব্যাংক বেশিরভাগই স্বল্পমেয়াদি ও মধ্যমেয়াদি ঋণ দান করে থাকে। বিভিন্ন প্রকার জামানতের বিপরীতে এ সমস্ত ব্যাংকগুলো ৩ থেকে ৫ বা ১০ বছর পর্যন্ত ঋণ দান করে থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রকার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক উল্লেখযোগ্য।
২. বীমা কোম্পানি: বীমা কোম্পানি বীমাকারীদের নিকট থেকে একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর বীমা প্রিমিয়াম আদায় করে তা অলস অবস্থায় না রেখে মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণদান করে থাকে। কারণ বীমার ক্ষতিপূরণের ঘটনা খুব কম ঘটে বিধায় এই ব্যবস্থা নেয়। বীমা কোম্পানি সাধারণত শক্তিশালী ও ভালো মানের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে সুদের হার একটু বেশি হয়ে থাকে। আবার এই উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ করলে অব্যবহৃত ঋণের উপর বাধ্যবাধকতা ফি ঋণ গ্রহীতাকে দিতে হয় না।
৩. উন্নয়ন ব্যাংক: এ ধরনের ব্যাংকগুলো দেশের একটি বিশেষ খাতের উন্নয়নের জন্য সাধারণত মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে। যেমনঃ বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক, বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা ইত্যাদি ব্যাংকগুলো শিল্পোন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে অর্থাৎ নতুন শিল্প স্থাপন, সম্প্রসারণ, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের জন্য শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণদান করে থাকে।
৫. ইজারা কোম্পানি: সাধারণত ছোট ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো স্থায়ী সম্পত্তি অর্জনের জন্য বা ক্রয়ের জন্য প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করতে পারে না বলে তারা ইজারা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রয়োজনীয় সম্পত্তি ইজারা গ্রহণ করে থাকে । আর্থিক ইজারার মাধ্যমে উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন প্রকার স্থায়ী সম্পত্তি যেমন- যন্ত্রপাতি, জমি, দালানকোঠা ইত্যাদি মালিক হতে পারে।
৬. বিশেষায়িত ব্যাংক: এ ধরনের ব্যাংকগুলো কোন একটি বিশেষ উদ্দেশ্য বা কোন নির্দিষ্ট খাতে ঋণ প্রদান করে থাকে। যেমন: বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং এন্ড ফাইন্যান্স কর্পোরেশন শুধু গৃহনির্মাণ কার্যক্রমের জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ব্যাংক শুধু ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পগুলোকে মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে।
৭. যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারকগণ: অনেক সময় যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান না করে ঋণ গ্রহীতার প্রয়োজন মাফিক বিভিন্ন রকম যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে থাকে। এইরূপ ঋণের অর্থ উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ভাড়া ক্রয় ও কিস্তি বন্দি ক্রয়ের মাধ্যমে আদায় করে থাকে।
৮. গ্রামীণ ব্যাংক: বর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংক ঋণের অন্যতম উৎস হিসেবে কাজ করে। কারণ এ ব্যাংক গ্রামের দরিদ্র কৃষক জনগণসহ দরিদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ প্রদান করে থাকে। তারা মেয়াদি ঋণও প্রদান করে থাকে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,037 | বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া কী নামে পরিচিত? | বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া কুষ্টিয়া গ্রেড নামে পরিচিত। ছাগল উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে চতুর্থ এবং ছাগলের মাংস উৎপাদনে বিশ্বে পঞ্চম। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসেবে বাংলাদেশের ৯৫ শতাংশ ছাগলই ব্ল্যাক বেঙ্গল। উল্লেখ্য কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ এলাকায় এই ছাগলের বেশি উৎপাদন হয় বলে এটি কুষ্টিয়া গ্রেড নামে পরিচিত। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,038 | এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
উত্তর মেসিডোনিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে উত্তর মেসিডোনিয়া উয়েফা ইউরো ২০২০-এ প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ করবে। | এই অনুচ্ছেদের বিষয় উয়েফা ইউরো ২০২০ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,039 | নাইজার কোথায় অবস্থিত? | নাইজার পশ্চিম আফ্রিকার একটি রাষ্ট্র। নাইজারের দক্ষিণে নাইজেরিয়া ও বেনিন, পশ্চিমে বুর্কিনা ফাসো ও মালি, উত্তরে আলজেরিয়া ও লিবিয়া এবং পূর্বে চাদ অবস্থিত। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,040 | "ছয় দফা দাবি বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ" — উক্তিটি বিশ্লেষণ কর। | ছয় দফা দাবি বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ— উক্তিটি যথার্থ।
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকেই এর শাসকশ্রেণি পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি জনগণের প্রতি বিমাতাসুলভ আচরণ করতে থাকে। এ অঞ্চলের জনগণ পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের চরম অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামরিক বৈষম্যের শিকার হয়। এছাড়া ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় পূর্ব পাকিস্তানের নিরাপত্তার দুর্বলতা প্রকটভাবে ফুটে ওঠে। এসমস্ত কারণে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ৫-৬ই ফেব্রুয়ারি লাহোরে ছয় দফা দাবি পেশ করেন।
ছয় দফার দাবিগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, এতে মূলত পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকারের কথা তুলে ধরা হয়েছে। এ দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা হলে বাঙালিরা পাকিস্তানের তৎকালীন শাসকশ্রেণির বৈষম্য ও শোষণ থেকে মুক্তি পেত। এছাড়া দাবিগুলোতে প্রত্যক্ষভাবে স্বাধীনতার কথা বলা না হলেও তা বাঙালিকে স্বাধিকার অর্জনের জন্য অনুপ্রাণিত করে। তাই পূর্ব পাকিস্তানে ছয় দফা দাবি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। কিন্তু পাকিস্তান সরকার ছয় দফাকে নাকচ করে দিয়ে একে বিচ্ছিন্নতাবাদী কর্মসূচি হিসেবে আখ্যায়িত করে। তারা ছয় দফা আন্দোলনকে স্তব্ধ করে দিতে দমন-পীড়ন চালাতে থাকে। কিন্তু বাঙালির এ দাবি আরও জোরদার হতে থাকে। এ আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় একে একে আসে উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন ও চূড়ান্ত পর্যায়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা।
আলোচনা শেষে বলা যায়, ছয় দফা দাবি বাঙালির জাতীয় চেতনামূলে বিস্ফোরণ ঘটায়, যা তাদেরকে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়ে দেশকে স্বাধীন করতে উদ্বুদ্ধ করে। তাই একে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ বলা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,041 | বর্তমান বিশ্বে 'নিউ সিল্ক রোড'-এর প্রবক্তা কোন দেশ? | বর্তমান বিশ্বে 'নিউ সিল্ক রোড'-এর প্রবক্তা চীন।
সিল্ক রোড হলো চীনের চালু করা একটি বাণিজ্য পথ। প্রাচীনকালে চীন থেকে মধ্য এশিয়া হয়ে দক্ষিণ এশিয়া, পশ্চিম এশিয়া তথা ইউরোপে আর উত্তর আফ্রিকায় চীনের রেশম আর রেশমী কাপড় পাঠানো হয়েছিলো বলে এ পথ সিল্ক রোড নামে সুপরিচিত। সিল্ক রোড গড়ে উঠেছিল খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতকে চীনের হান রাজবংশের আমলে। দশম শতাব্দীতে চীনের সং রাজবংশের আমলে সিল্ক রোড বাণিজ্যের মাল পরিবহনের পথ হিসেবে ব্যবহার বন্ধ হয়। ১৯৩০ সালে যুক্তরাজ্য প্রাচীন সিল্ক রোড চালুর উদ্যোগ নিয়েছিল। ২০১৪ সালে চীন নিউ সিল্ক রোড চালুর উদ্যোগ নেয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,042 | মটর পরাঠা তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর | একটি পাত্রে ময়দা এবং জল যোগ করুন এবং একটি ময়দার মধ্যে মিশ্রিত করুন। মটর আলাদা করে সিদ্ধ করে ময়দার সাথে মিশিয়ে নিন। ময়দা থেকে বৃত্তাকার পিণ্ড তৈরি করুন এবং এটি একটি কাঠের পাত্রে চ্যাপ্টা করুন। একটি প্যানে তেল গরম করুন। তেল গরম হয়ে গেলে চ্যাপ্টা ময়দার টুকরো ছেড়ে দিন এবং সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। তরকারি দিয়ে পরিবেশন করুন | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,043 | আকাশের রং কী? | আকাশের রং দিনের সময়ের উপর নির্ভর করে, সকালবেলায় সাধারণত আকাশ এর রং নীল থাকে। লাল ও কমলা রং-এর আকাশ ও দেখতে পাওয়া যায়। যেমন যেমন দিন শেষ হয়ে, আকাশের ও রং বদলাতে থাকে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,044 | ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং এর জন্য কারা নোবেল পুরস্কার পান ? | ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং এর জন্য ২০০৩ সালের মেডিসিন বিভাগীয় নোবেল প্রাইজটি পান যুগ্মভাবে স্টনি ব্রুক ইউনিভার্সিটির পাউল লউটারবুর (Paul Lauterbur) এবং নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পিটার মান্সফিল্ড (Peter Mansfield) নোবেল পুরস্কার পান | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,045 | এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
১৯৯৮ সালের অক্টোবর মাসে পারভেজ মুশাররফের পদবী লেফটেন্যান্ট-জেনারেল থেকে পূর্ণ জেনারেল পদবীতে উন্নীত করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ। পূর্ণ জেনারেল হিসেবে পারভেজ সেনাবাহিনী প্রধান এবং চেয়ারম্যান অব দ্যা জয়েন্ট চীফস অব স্টাফ কমিটির দায়িত্ব পেয়েছিলেন। ১৯৯৯ সালে ভারতে হামলার মূল পরিকল্পনা পারভেজই করেছিলেন যেটা পরে কার্গিল যুদ্ধতে রূপ নেয়। প্রধানমন্ত্রী শরীফের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে পারভেজের তর্কাতর্কি থাকায় শরীফ পারভেজকে সামরিক বাহিনী থেকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। জেনারেল পারভেজ এর জবাব হিসেবে নওয়াজ শরীফকে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেন ১৯৯৯ সালে; শরীফ গৃহবন্দী হন এবং তাকে রাওয়ালপিন্ডির সেন্ট্রাল জেলে আটকিয়ে রাখা হয়। | কার্গিল যুদ্ধ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,046 | নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়"
প্রসঙ্গ :
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বীরভূম জেলার বোলপুর শহরে অবস্থিত। ১৯২১ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠা করেন।[1] ১৯৫১ সালে এটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা লাভ করে।[1] কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। দেশবিদেশ থেকে প্রচুর ছাত্রছাত্রী এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা করতে আসেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামধন্য প্রাক্তনীদের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন, অস্কারবিজয়ী চিত্র-পরিচালক সত্যজিৎ রায়, ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী প্রমুখ। | বীরভূম জেলায় অবস্থিত কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম কী ? | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,047 | নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন:
পূর্ণবেগে দৌড় প্রতিযোগিতায় জামাইকানরা ২০০৫ সালে ১০০ মিটার ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার শুরু করেছিল। জামাইকার আসাফা পাওয়েল ২০০৫ সালের জুনে ৯.৭৭ সেকেন্ড এবং ২০০৮ সালের মে মাসে ৯.৭৪ সেকেন্ড রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন। তবে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জ্যামাইকার ক্রীড়াবিদরা দেশের মোট স্বর্ণপদকের সংখ্যা দ্বিগুণ করে এবং একক খেলায় প্রাপ্ত পদকের সংখ্যা অর্জনের দিক থেকে দেশটির রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিল। বেইজিংয়ে জ্যামাইকার ছয়টি স্বর্ণপদকের মধ্যে তিনটিই উসাইন বোল্ট জিতেছিলেন, তিনি যে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তার তিনটিতেই একটি অলিম্পিক এবং বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছিলেন। শেলি-অ্যান ফ্রেজার মহিলাদের ১০০ মিটারে | অভূতপূর্ব মল্লক্রীড়ায় জ্যামাইকার হয়ে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,048 | গ্লাসনস্ত নীতি কী এবং এটি কোন দেশে চালু হয়েছিল? | রুশ শব্দ গ্লাসনস্ত মানে খোলানীতি। সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ এ নীতির প্রবর্তক। ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন থেকে সমাজতন্ত্র ব্যবস্থার বা পার্টি ও রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন নেতাদের বিরোধিতা বা সমালোচনা করার অবকাশ সম্পূর্ণভাবে রুদ্ধ হয়। কিন্তু গর্বাচেভ ক্ষমতাসীন হয়েই অভ্যন্তরীণ ও পররাষ্ট্রীয় উভয় ক্ষেত্রেই নাটকীয় ভূমিকা গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৭ সালে ঘোষণা করেন যে, অতঃপর সোভিয়েত ইউনিয়নের জনগণ নির্ভয়ে খোলামেলাভাবে তাদের মতামত প্রকাশ করতে পারবেন এবং পার্টি ও রাষ্ট্রীয় নেতাদের কর্মকাণ্ডেরও সমালোচনা করতে পারবেন। গর্বাচেভ নিজেই তার এই নীতিকে গ্লাসনস্ত বলে অভিহিত করেন। অনেকটা এই গ্লাসনস্তের কারণেই সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যায় এবং সমাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,049 | সমুদ্রের পানি নিয়মিতভাবে ফুলে উঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। প্রতি ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর পর জোয়ার ও ভাটা হয়ে থাকে। এ ঘটনাটি সংঘটনে পূর্ণিমা ও অমাবস্যার ভূমিকা ব্যাখ্যা কর। | জোয়ার-ভাটা সংঘটনে পূর্ণিমা ও অমাবস্যার প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে।
চন্দ্র ও সূর্য ভূপৃষ্ঠের জল ও স্থলভাগকে অবিরাম আকর্ষণ করে। এ আকর্ষণের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর প্রত্যহ একস্থানে ফুলে উঠে এবং অন্যত্র নেমে যায়। এভাবে প্রত্যেক সাড়ে বারো ঘণ্টায় সমুদ্রের পানি নিয়মিতভাবে ওঠানামা করে। সমুদ্রের জলরাশির নিয়মিতভাবে এ ফুলে উঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। জোয়ার ও ভাটা প্রতি ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর পর হয়।
জোয়ার ভাটা সংঘটনে পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবীর একপাশে চাঁদ এবং অন্য পাশে সূর্যের অবস্থান দেখা যায়। ফলে এই দুই তিথিতে চাঁদ ও সূর্য সমসূত্রে থাকে। এতে উভয়ের সম্মিলিত আকর্ষণে যে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় তাকে তেজকটাল বা ভরাকটাল বলে। আবার মহাকর্ষ শক্তির ফলে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে এবং চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে। এই ঘূর্ণন প্রক্রিয়ায় অমাবস্যা তিথিতে চন্দ্র এবং সূর্য পৃথিবীর একই পাশে সরলরেখায় অবস্থান করে। ফলে চন্দ্র ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয়; যা তেজকটাল হিসেবে পরিচিত। তাই বলা যায়, জোয়ার-ভাটা সংঘটনে পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথির ভূমিকা অপরিসীম। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,050 | নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
প্রতিটি বহুপদী সমীকরণে | কমপক্ষে একটি বাস্তব বা জটিল মূল থাকে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,051 | নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ
অনুচ্ছেদ:
নব্য-প্ল্যাটনিজমের পুনরুজ্জীবনে রেনেসাঁর মানবতাবাদীরা খ্রিস্টধর্মকে প্রত্যাখ্যান করেননি; বরং বিপরীতভাবে, রেনেসাঁর অনেক মহান কাজ এটিকে উৎসর্গ করা হয়েছিল, এবং চার্চ রেনেসাঁ শিল্পের অনেক কাজকে পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। তবে, বুদ্ধিজীবীদের ধর্মের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিতে একটি সূক্ষ্ম পরিবর্তন ঘটেছিল যা সাংস্কৃতিক জীবনের অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে প্রতিফলিত হয়েছিল। এছাড়াও, গ্রীক নিউ টেস্টামেন্ট সহ অনেক গ্রীক খ্রিস্টান রচনা বাইজেন্টিয়াম থেকে পশ্চিম ইউরোপে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল এবং প্রাচীনকালের শেষের দিক থেকে প্রথমবারের মতো পশ্চিমা পণ্ডিতদের জড়িত করেছিল। গ্রীক খ্রিস্টান রচনাগুলির সাথে এই নতুন ব্যস্ততা, এবং বিশেষত মানবতাবাদী লরেঞ্জো ভালা এবং ইরাসমাস দ্বারা প্রচারিত নিউ টেস্টামেন্টের মূল গ্রীক ভাষায় ফিরে আসা, প্রোটেস্ট্যান্ট সংস্কারের পথ প্রশস্ত করতে সহায়তা করবে।
প্রশ্ন:
গ্রীক খ্রিস্টানদের কোন কাজকে গ্রীক খ্রিস্টান হিসেবে বিবেচনা করা হত? | গ্রীক নিউ টেস্টামেন্ট | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,052 | অবন্তিকার বাগানে একটি ফলের চারা দৈহিক বৃদ্ধি পেয়ে একটি বৃক্ষে পরিণত হলো। পশু, পাখি ও পানির মাধ্যমে এই বৃক্ষের ফল দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে উপকৃত হচ্ছে জীবকুল।
অবন্তিকার বাগানের চারাটি কীভাবে বৃক্ষে পরিণত হয়েছে ব্যাখ্যা করো। | অবস্তিকার বাগানের ফলের চারাটি বীজের অঙ্কুরোদগমের মাধ্যমেই তৈরি হয়েছিল। বীজের ভেতর যে ভ্রূণ থাকে তা অনুকূল পরিবেশে বৃদ্ধি ও বিকাশের মাধ্যমে বীজের ভেতর থেকে বের হয়ে আসে এবং ছোট চারায় পরিণত হয়। উদ্ভিদের মূল ও কাণ্ডের বৃদ্ধি ঘটে মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে। চারা উদ্ভিদের কাণ্ড ও মূলের অগ্রভাগ তৈরি হয় ভাজক টিস্যু দিয়ে। উদ্ভিদের দৈহিক এ ভাজক টিস্যুতেই মাইটোসিস কোষ বিভাজন ঘটে থাকে। দ্রুত মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ফলে চারা উদ্ভিদটির মূল ও কাণ্ডের বৃদ্ধি ও বিকাশ ঘটে থাকে। ফলে চারা উদ্ভিদ ধীরে ধীরে পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদে পরিণত হয়। চারা উদ্ভিদের পূর্ণাঙ্গতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যে খনিজ লবণ, পানি ইত্যাদির প্রয়োজন হয় তা শোষণ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ তার মূলের মাধ্যমে গ্রহণ করে থাকে। অন্যদিকে উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য যে খাদ্য প্রয়োজন হয় তা চারা উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় তৈরি করে থাকে। সুতরাং অবন্তিকার বাগানের চারাটি মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে তৈরি হয় এবং শোষণ প্রক্রিয়ায় পানি ও খনিজ লবণ গ্রহণ করার মাধ্যমে ধীরে ধীরে চারাটি বৃক্ষে পরিণত হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,053 | কোষ বিভাজনে ক্রসিং ওভার বিষয়টির সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও। | ক্রসিং ওভার হলো দুটি ক্রোমাটিডের মধ্যে অংশের বিনিময়। প্যাকাইটিন উপ-পর্যায়ে প্রতিটি ক্রোমোসোম লম্বালম্বিভাবে দুটি অংশে বিভক্ত হয়, এর প্রতিটিকে বলা হয় ক্রোমাটিড। একই ক্রোমোসোমের দুটি ক্রোমাটিডকে বলা হয় সিস্টার ক্রোমাটিড। প্যাকাইটিন উপ-পর্যায়ে একজোড়া ক্রোমোসোম এক সাথে থাকে, তাই এক জোড়া ক্রোমোসোমে ৪টি (দুই জোড়া) ক্রোমাটিড থাকে। একই জোড়ার দুটি ভিন্ন ক্রোমোসোমের ক্রোমাটিডকে বলা হয় নন-সিস্টার ক্রোমাটিড। ক্রসিং ওভার হয় দুটি নন-সিস্টার ক্রোমাটিডের মধ্যে। ক্রসিং ওভারের মাধ্যমে দুটি ক্রোমোসোমের দুটি ক্রোমাটিডের মধ্যে অংশের বিনিময় ঘটে। ক্রসিং ওভারের ফলেই মাতা-পিতার মিশ্র বৈশিষ্ট্য সন্তানে প্রকাশ পায়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,054 | সাইটোকাইনেসিস কী? | কোষ বিভাজনের টেলোফেজ পর্যায়ের শেষের দিকে সাইটোকাইনেসিস আরম্ভ হয়। বিভাজনরত কোষের সাইটোপ্লাজম দুই ভাগে বিভক্ত হওয়াই সাইটোকাইনেসিস।
উদ্ভিদ কোষে সাইটোকাইনেসিস ঘটে কোষপ্লেট ও কোষ প্রাচীর সৃষ্টির মাধ্যমে। উদ্ভিদ কোষে স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চল ক্রমশ প্রশস্ত হয়ে কোষ প্রাচীরকে স্পর্শ করে। সূত্রগুলো অদৃশ্য হয়ে যায়। এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম থেকে আসা ফ্র্যাগমোপ্লাস্ট এবং ক্ষুদ্র ভেসিকল মিলিত হয়ে কোষপ্লেট তৈরি করে। বিষুবীয় অঞ্চলেই লাইসোসোমের ন্যায় ফ্র্যাগমোসোম জমা হয় এবং পরে এরা মিলিত হয়ে প্লাজমালেমা নামক ঝিল্লির সৃষ্টি করে। এরা কোষপ্লেট সৃষ্টিতে সাহায্য করে। কোষপ্লেটের উপর হেমিসেলুলোজ ও অন্যান্য দ্রব্য জমা হয়ে কোষ প্রাচীর গঠন করে। কোষ প্রাচীর গঠনের ফলে মাতৃকোষটি পরবর্তীতে দুই ভাগে ভাগ হয়ে দুটি অপত্য কোষের জন্ম হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,055 | নিচের অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ:
ইহাই যৌবন, এই ধর্ম যাহাদের তাহারাই তরুণ। তাহাদের দেশ নাই, জাতি নাই, অন্য ধর্ম নাই। দেশ-কাল-জাতি ধর্মের সীমার উর্ধ্বে ইহাদের সেনানিবাস। আজ আমরা- মুসলিম তরুণেরা- যেন অকুণ্ঠিত চিত্তে বলিতে পারি- ধর্ম আমাদের ইসলাম, কিন্তু প্রাণের ধর্ম আমাদের তারুণ্য, যৌবন। আমরা সকল দেশের, সকল কালের। আমরা মুরিদ যৌবনের। এই জাতি-ধর্ম কালকে অতিক্রম করিতে পারিয়াছে যাহাদের যৌবন, তাহারাই আজ মহামানব, মহাত্মা, মহাবীর। তাহাদিগকে সকল দেশের সকল ধর্মের সকল লোক সমান শ্রদ্ধা করে। | যৌবনকে যারা হৃদয়ে ধারণ করেছে তারাই তরুণ। দেশ, কাল, ধর্ম, জাতি সব কিছুর ঊর্ধ্বে তরুণের অবস্থান। যৌবনের এই ধর্মই মানুষকে করে তুলেছে মহামানব, তাকে স্থান দিয়েছে সকল মানুষের হৃদয়ে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,056 | জিমের পদ্ধতি | ব্যবহার করে আলোক বিচ্ছুরণ থেকে সরাসরি পরম আণবিক ভর নির্ধারণ করা সম্ভব। আধুনিক স্থিতিশীল আলোক বিক্ষেপণ পদ্ধতি ব্যবহার করে অথবা বহু-কোণ আলোক বিক্ষেপণ শনাক্তকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে এর মান নির্ধারণ করা যায়। এই পদ্ধতিতে নির্ধারিত আণবিক ভরের ক্রমাঙ্কনের কোনো প্রয়োজন হয় না বলে এই আণবিক ভরের মানকে "পরম" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। শুধুমাত্র বাহ্যিক পরিমাপের প্রয়োজনে প্রতিসরাঙ্ক বৃদ্ধি সূচক ব্যবহার করা হয়, যা ঘনত্বের সাথে প্রতিসরাঙ্কের পরিবর্তনকে নির্দেশ করে থাকে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,057 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
ইয়াজিদ ইবনে আবু সুফিয়ান () ছিলেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একজন সাহাবী। ৬৩৪ সালে খলিফা আবু বকর রা. কর্তৃক রোমান সিরিয়া জয় করার জন্য চারজন সেনাপতিকে প্রেরণ করা হয়েছিল ইয়াজিদ ইবনে আবু সুফিয়ান তাদের অন্যতম। দামেস্ক জয়ের পর তিনি দামেস্কের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন। ইয়ারমুকের যুদ্ধে তিনি মুসলিম সেনাবাহিনীর বাম ভাগের নেতৃত্ব দেন। তিনি খলিফা হযরত মুয়াবিয়া রা.এর ভাই। | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় ইয়ারমুকের যুদ্ধে | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,058 | সারাংশ বলো: জাতি শুধু বাইরের ঐশ্বর্য-সম্ভার, দালান-কোঠার সংখ্যাবৃদ্ধি কিংবা সামরিক শক্তির অপরাজেয়তায় বড় হয় না, বড় হয় অন্তরের শক্তিতে, নৈতিক চেতনায় আর জীবনপন করে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ক্ষমতায়। জীবনের মূল্যবোধ ছাড়া জাতীয় সত্তার ভিত কখনও শক্ত আর দৃঢ়মূল হতে পারে না। মূল্যবোধ জীবনাশ্রয়ী হয়ে জাতির সর্বাঙ্গে ছড়িয়ে পড়লেই তবে জাতি অর্জন করে মহত্ত্ব আর মহৎ কর্মের যোগ্যতা। | বাহ্যিক ঐশ্বর্য এবং ক্ষমতার বলে কোনো জাতি বড় হয়ে ওঠে না। অন্তরের শক্তি, নৈতিকতা, অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ক্ষমতা এবং মূল্যবোধ অর্জনই একটি জাতিকে বড় করে তোলে। আর এভাবেই সে জাতি অর্জন করে মহত্ত্ব এবং মহৎ কর্মের যোগ্যতা। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,059 | বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করুন। | শীতপ্রধান দেশে প্রচণ্ডশীতের কারণে গাছপালা জন্মাতে পারে না বলে সেখানে কাঁচ দিয়ে এক ধরনের ঘর তৈরি করা হয়। সূর্যের আলো কাচ ভেদ করে ভেতরে ঢুকতে পারে এবং ভেতরের পরিবেশ উষ্ণ করে তোলে। কিন্তু কাচ তাপ কুপরিবাহী বলে তাপ সহসা বাইরে বের হতে পারে না এবং গাছপালা বেড়ে ওঠার প্রয়োজনীয় উষ্ণতা পায়। এ ঘরকে বলা হয় গ্রিনহাউজ। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলেও গ্রিনহাউজের অনুরূপ একটি প্রক্রিয়া ক্রিয়াশীল যা গ্রিনহাউজ ইফেক্ট নামে পরিচিত। বর্তমান বিশ্বে পরিবেশ বিষয়ক আলোচনায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে আলোচিত হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় কারণ হলো বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি। সাধারণভাবে গ্রিনহাউজ গ্যাসের প্রভাবে বায়ুমণ্ডলে যে, ক্রমশ উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই গ্লোবাল ওয়ার্মিং বা বিশ্ব উষ্ণায়ন। গ্রিনহাউজ ইফেক্ট হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার দ্বারা ভূপৃষ্ঠ হতে বিকীর্ণ তাপ বায়ুমণ্ডলীয় গ্রিনহাউজ গ্যাসসমূহ দ্বারা শোষিত হয়ে পুনরায় বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে ফিরে আসে। ফিরে আসা এই তাপ ভূপৃষ্ঠের তথা বায়ুমণ্ডলের গড় তাপমাত্রাকে বাড়িয়ে দেয়। সূর্যের আলো বায়ুমণ্ডল ভেদ করে পৃথিবীতে পৌছায়। ফেরার পথে সেই তাপের একটি অংশ বায়ুমণ্ডলে থাকা কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয়বাষ্প, মিথেন ও ওজোন নামক গ্যাসের মাধ্যমে শোষিত হয়। বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে তাপ রয়ে যাওয়ায় ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। গ্রিনহাউজ ইফেক্ট গোটা পৃথিবীর জন্যে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের বিভিন্ন কার্যক্রমের ফলে পরিবেশে গ্রিনহাউজ গ্যাস, বিশেষ করে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে পৃথিবী। সেই সাথে মেরু অঞ্চলে থাকা বরফ গলার হারও বাড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় পৃথিবীর অনেক অঞ্চল সমুদ্রের পানিতে তলিয়ে যাবে। মানুষসহ সমগ্র জীবজগতের জন্যে সেটা হবে মহা হুমকির বিষয়। এ পরিস্থিতির আগমন ঠেকাতে হলে মানুষের সচেতন হওয়া ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। পরিবেশ ধ্বংসের যে নির্মম খেলায় মানুষ মেতে উঠেছে তা অবিলম্বে থামাতে হবে। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন সৃষ্টি হওয়ার উপায়গুলো যথাসম্ভব কমাতে হবে। জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে মনোযোগী হতে হবে। ব্যাপক ভিত্তিতে বনায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। পরিবেশের প্রতি যত্নবান না হলে যে বিশাল ধ্বংসলীলার হুমকি মানব সভ্যতার দিকে ধেয়ে আসছে তাকে বাধা প্রদানের সত্যিই কোনো উপায় নেই। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,060 | কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে গিয়ে মাহি লক্ষ্য করল সকালবেলায় সমুদ্রের পানি ফুলে উঠেছে এবং পানির ঢেউ এসে ভীষণভাবে তীরে আছড়ে পড়ছে। আবার বিকাল বেলায় পানি তীর থেকে অনেক দূরে সরে গেল। সে অবাক হয়ে ঘটনাটি বাবাকে বললে বাবা বললেন যে, এটা সমুদ্রের স্বাভাবিক ঘটনা। পৃথিবীর নিজস্ব গতির কারণে এরূপ ঘটনা ঘটেছে। আবার মাহির বন্ধু তিয়াস নভোথিয়েটারে গিয়ে একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখে জানতে পারল যে, সৌরজগতের একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সকল গ্রহ ও উপগ্রহকে নিয়ন্ত্রণ করছে। উক্ত নক্ষত্রটি হলো সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র। নক্ষত্রটি থেকে আলো ও তাপ দ্বারা একটিমাত্র গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের উদ্ভব ঘটেছে। এই আলো ও তাপ কাজে লাগিয়ে গ্রহটি দিন দিন উন্নতি লাভ করছে।
তিয়াস সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে সে গ্রহটির বায়ুমণ্ডলের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর। | উদ্দীপকের তিয়াস পৃথিবী গ্রহটি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে যার বায়ুমণ্ডলের বৈশিষ্ট্য বৈচিত্র্যময়।
পৃথিবী নানা প্রকার গ্যাসীয় উপাদান দ্বারা বেষ্টিত। একে বায়ুমণ্ডল বলা হয়। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির আকর্ষণে বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠের সঙ্গে লেপ্টে আছে। আর তা পৃথিবীর সঙ্গে আবর্তিত হচ্ছে। বায়ুমণ্ডলে নাইট্রোজেন ও অক্সিজেনের প্রাধান্য রয়েছে। এ গ্যাসীয় আবরণটি সূর্যের কিছু ক্ষতিকর রশ্মি থেকে পৃথিবীর প্রাণিকূলকে রক্ষা করে। বায়ুমণ্ডলের গ্যাসীয় উপাদান যেমন— কার্বন-ডাই অক্সাইড উদ্ভিদকে এবং অক্সিজেন প্রাণীকে বাঁচিয়ে রাখে । বায়ুমণ্ডলের কয়েকটি স্তর বিদ্যমান।
উদ্দীপকের তিয়াস জানতে পারে, সৌরজগতের একটিমাত্র গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের উদ্ভব ঘটেছে। গ্রহটি পৃথিবীকেই নির্দেশ করে। আর পৃথিবীর সমস্ত জীব তথা প্রাণের বেঁচে থাকার জন্য বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব অপরিসীম। বায়ুমণ্ডলে রয়েছে ট্রপোমণ্ডল স্তর। এ স্তরে আর্দ্রতা, কুয়াশা, মেঘ, বৃষ্টি, বায়ুপ্রবাহ প্রভৃতি লক্ষ করা যায়। এ স্তরটি পৃথিবীকে প্রাণীজগতের বাস উপযোগী করে তুলেছে। তাই বলা যায়, বায়ুমণ্ডল পৃথিবীতে মানুষ তথা প্রাণের টিকে থাকার ক্ষেত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,061 | পদার্থবিদ্যার বিচারে আলো কী | আলো শক্তির একটি রূপ। এটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ যা একে অপরের সাথে লম্বভাবে কম্পন করে। সাদা আলো সাতটি ভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো দিয়ে তৈরি, প্রতিটি তরঙ্গদৈর্ঘ্য একটি রঙের সাথে মিলে যায় | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,062 | আপনি আপনার অবসর সময়ে কী করতে পছন্দ করেন? | আমি আমার অবসর সময়ে গল্পের বই পড়তে পছন্দ করি। রহস্য ও ভূতের গল্প আমার বেশি ভালো লাগে। এছাড়াও আমি অবসরে টিভি দেখি এবং মাঝেমধ্যে বন্ধুদের সাথে মাঠে খেলতে যাই। আমি ফুটবল খেলতে বেশি পছন্দ করি। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,063 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস (সংক্ষেপে তৃণমূল কংগ্রেস; পূর্বনাম পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল কংগ্রেস) ভারতের একটি রাজনৈতিক দল। ১৯৯৮ সালের ১ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ভেঙে এই দল প্রতিষ্ঠিত হল। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান নেত্রী হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। | সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,064 | নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন |
চিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বামীর নাম কী ? | চিত্রা তাঁর স্বামী মুর্থির সাথে টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনে বসবাস করেন। তাঁর ২ ছেলে আনন্দ এবং অভয় এর নাম তিনি শিশুদের জন্য লেখা গ্রন্থগুলিতে ব্যবহার করেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,065 | "আমাদের বিদ্যালয়" শিরোনামে একটি ছোট অনুচ্ছেদ লেখ। অনুচ্ছেদটি শিশুদের পড়ার উপযোগী যেন হয়। | অনুচ্ছেদ: আমাদের বিদ্যালয়
আমাদের বিদ্যালয়ের নাম বিদ্যাভবন স্কুল। ইহা কলকাতার বেহালা এলাকায় অবস্থিত। আমাদের বিদ্যালয়টি অনেক বড়। আমাদের বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্ররা পড়াশোনা করে। আমাদের বিদ্যালয় সকাল আটটায় আরম্ভ হয় এবং দুপুর দুইটায় ছুটি হয়। আমাদের বিদ্যালয় ভবনটি সাদা রঙ্গের এবং দুই তলা বিশিষ্ট। বিদ্যালয়ের সামনে আছে একটি খেলার মাঠ ও একটি ফুলের বাগান। বিরতির সময় আমরা সবাই এই মাঠে খেলাধুলা করি। আমাদের বিদ্যালয় অনেক শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছেন। তারা আমাদেরকে খুব স্নেহ করেন। আমাদের বিদ্যালয়ে বিভিন্ন দিবসে বিভিন্ন উৎসব পালিত হয়। আমরা সবাই এইসব উৎসবে অংশগ্রহণ করি। আমরা সবাই আমাদের বিদ্যালয়কে ভালবাসি। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,066 | সারাংশ লেখ:
এই শ্মশানে আসিলে সকলেই সমান হয়। পন্ডিত, মূর্খ, ধনী, দরিদ্র, সুন্দর, কুৎসিত, মহৎ, ক্ষুদ্র, ব্রাহ্মণ, শুদ্র, ইংরেজ, বাঙালি এইখানে সকলেই সমান। নৈসর্গিক, অনৈসর্গিক সকল বৈষম্য এখানে তিরোহিত হয়। শাক্য-সিংহ বলো, শঙ্করাচার্য বলো, ঈশা বলো, মুসা বলো, রামমোহন বলো কিন্তু এমন সাম্যসংস্থাপক এ জগতে আর নাই। এ বাজারে সব একদর- অতিমহৎ এবং অতিক্ষুদ্র। মহাকবি কালিদাস এবং বটতলার নাটক লেখক একই মূল্য বহন করে। | শ্মশানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণি, শিক্ষা, বাহ্যিক সৌন্দর্য, আকার, আর্থিক প্রাচুর্য, দীনতা প্রভৃতি প্রকারভেদে সকল ধরনের মানুষ সমান। কেননা রাজা-প্রজা, কবি, জ্ঞানী, নিরক্ষর সকলেই এখানে সমান পরিচয় বহন করে এবং সকলেই মৃত। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,067 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
আরিফুল ইসলাম
আরিফুল ইসলাম বলেন, বাড়ি থেকে টেনে-হিঁচড়ে তাকে গাড়িতে তোলা হয়।
"আমাকে জোর করে গাড়ীতে উঠানো হয়। আমি তাদের বলি আমার অপরাধ কী আমাকে বলেন। আমার কোন ভুল হয়ে থাকলে আমাকে মাফ করে দেন। আমি তাদের কাছে বার বার মাফ চেয়েছি।"
সে সময় উপস্থিত জেলা প্রশাসনের একজন কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে আরিফুল ইসলাম বলেন, তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যেসব সদস্য ছিল তাদেরকে বলেন, 'এর হাত পা বেঁধে ফেল, আজকে একে এনকাউন্টারে দিয়ে দেব।'
"আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল। আমি তখন তাদের কাছে মাফ চাই, কিন্তু তিনি বলেন তুই কলেমা পড়, তোকে এনকাউন্টারে দেব, তুই সমাজের জঞ্জাল।"
"আমাকে তিনি জিঞ্জেস করেন তুই কি ডিসির বিরুদ্ধে লিখিস? ডিসি কি ঘুষ খায়? আমি বললাম আমি এমন কিছু লিখি না, আমার ভুল হলে মাফ করে দেন।"
'তোর সময় শেষ তুই কলেমা পড়'
"আমি তাদের বলেছিলাম আমার দুটি সন্তান আছে, আমি মারা গেলে ওদের কে দেখবে। ওদের উপর রহম করে আমাকে আপনারা ছেড়ে দেন।"
"উনি (ঐ কর্মকর্তা) কোন কথাই শুনছিলেন না। শুধু বলছিলেন তোর সময় শেষ তুই কলেমা পড়। আমার চোখ যে কাপড় দিয়ে বাঁধা ছিল সেটা কোন রকম একটু সরিয়ে আমি দেখতে পেলাম... | ধরলা ব্রিজ পার হয়ে আমাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে যেটা আমার বাড়ি থেকে ৭/৮ কিলোমিটার দুর।"
"আমি তখন শুধু আল্লাহকে ডাকছিলাম। এর ২/৪ মিনিটের মধ্যে তারা ফোনে কথা বলে, মেসেজ পাঠায় তারপর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে আবার গাড়ী ঘুরিয়ে নিয়ে আসে।"
আরিফুল বলেন, চোখের কাপড়ের ফাঁক তিনি দেখতে পান তাকে ডিসি অফিসে নিয়ে আসা হয়েছে।
তারপর শুরু হয় প্রচণ্ড মারধোর।
'আমাকে বিবস্ত্র করে মারে, ছবি তোলে'
"ঐ কর্মকর্তা আমাকে বলতে থাকে তোর বাপের নাম ভুলিয়ে দেব। আমাকে বিবস্ত্র করে মারে, ছবি তোলে , ভিডিও করে।"
অরিফুল বলেন, পরে তাকে কাপড় পরিয়ে জোর করে চারটা স্বাক্ষর করে নেয়া হয়।
"আমি এখনো জানি না এই স্বাক্ষরগুলো কেন, কোথায় নেয়া হয়েছে।"
এরমধ্যেই পুলিশ চলে আসে, কিন্তু তিনি বলেন পুলিশ কি করতে পারবে! তাকে দ্রুত কারাগারে নিয়ে আসা হয়।
বাড়ি থেকে তাকে বের করা হয় রাত সাড়ে ১২টার দিকে। আর কারাগারে পাঠায় রাত দেড়টা থেকে দুইটার দিকে। আরিফুল ইসলাম বলেন, এক/দেড়ঘন্টার মধ্যে এসব কিছু হয়েছে।
আরিফুল ইসলাম কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনের ঐ কর্মকর্তার নাম বিবিসির কাছে বলেছেন। কিন্তু অভিযোগগুলো যেহেতু খুবই গুরুতর, তাই ঐ কর্মকর্তার বক্তব্যের জন্য তার মোবাইল ফোনে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। প্রতিবারই তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ফলে ঐ কর্মকর্তার নাম উহ্য রাখা হলো। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,068 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
কেবল নিউজ নেটওয়ার্ক , যা এর আদ্যাক্ষর সিএনএন নামে বেশি পরিচিত, একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল। এটি সংবাদ ও সংবাদের বিশ্লেষণ সম্প্রচার করে থাকে। ২৪ ঘণ্টা ধরে এটি সংবাদ পরিবেশন করে থাকে। ১৯৮০ সালে টেড টার্নার এটি প্রতিষ্ঠা করেন। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টা শহরে এর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। ১৯৯০ সালের প্রথম | উপসাগরীয় যুদ্ধের সময় বাগদাদ হতে সরাসরি সংবাদ সম্প্রচারের জন্য সিএনএন বিশ্বজুড়ে খ্যাতি অর্জন করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,069 | এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
২০০৩ সালের মার্চ মাসে ইরাক আক্রমণ শুরু করার সময়কালে মাইরেড মাগুরি প্রত্যাশিত শত্রুদের বিরুদ্ধে জোর প্রচার চালিয়েছিলেন। ২০০২ সালের আগস্টে আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে ২৩ তম যুদ্ধের রেসিস্টার্স আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বক্তব্য রেখে মাগুরি আইরিশ সরকারকে ইরাক যুদ্ধের বিরোধিতা করার আহ্বান জানিয়েছিলেন । ২০১৭ সালের ১ মার্চ সেন্ট প্যাট্রিক দিবসে মাগুরি ফ্রিডা বেরিগান সহ অন্যান্য কর্মী সহ জাতিসংঘের সদর দফতরের বাইরে যুদ্ধের প্রতিবাদ করেছিলেন। ১৯ মার্চ, এনজিওয়াইর সিরাকিউসের লে ময়েন কলেজের একটি চ্যাপেলটিতে মাগুরি ৩০০ জন লোককে সম্বোধন করেছিলেন, "তাদের সমস্ত ধ্বংসযজ্ঞের সমস্ত উন্নত অস্ত্র নিয়ে সেনাবাহিনী ইরাকি জনগণের মুখোমুখি যাঁদের কিছুই নেই", তিনি ভিড়কে বলেছিলেন। "কারও ভাষায়, এটি ন্যায্য নয়"। এই সময়ে, মাগুরি ৩০ দিনের নজরদারি রেখে হোয়াইট হাউজের বাইরে ৪০ দিনের তরল উপবাস শুরু করলেন, এতে প্যাকস ক্রিস্টি ইউএসএ এবং ক্রিশ্চিয়ান গির্জার নেতারা যোগ দিয়েছিলেন। পরবর্তী দিনগুলোতে যুদ্ধ চলার সাথে সাথে মাগুরি আক্রমণটিকে "চলমান এবং লজ্জাজনক বধ" হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন। সেখানে তিনি বলেন, "আমরা প্রতিদিন ইরাকের মুসলিম ভাই-বোনদের সাথে সংহতি জানিয়ে মক্কার মুখোমুখি বসে থাকি এবং আমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি", তিনি ৩১ মার্চ প্রেসকে এক বিবৃতিতে বলেছিলেন। মাগুরি পরে মন্তব্য করবে যে মার্কিন মিডিয়া মিডিয়া ইরাক থেকে সংবাদ বিকৃত করে এবং আমেরিকান "অর্থনৈতিক এবং সামরিক স্বার্থ" অনুসরণে ইরাক যুদ্ধ পরিচালিত হয়েছিল। ২০০ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি তার বিশ্বাস ব্যক্ত করেছিলেন যে জর্জে ডাব্লু বুশ এবং টনি ব্লেয়ারকে "অবৈধভাবে বিশ্বকে যুদ্ধে নেওয়ার জন্য এবং মানবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের জন্য" জবাবদিহি করা উচিত "। | ইরাক যুদ্ধ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,070 | রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলের সীমাবদ্ধতা বর্ণনা করো। | রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল আলফা কণা বিক্ষেপণ পরীক্ষার ফলাফলের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হলেও তাত্ত্বিক দিক দিয়ে মডেলটি যথেষ্ট বিরোধিতার সম্মুখীন হয়। এ মডেলের বিরোধীরা বলেন, সৌরমণ্ডলের গ্রহসমূহ সামগ্রিকভাবে আধানবিহীন অথচ ইলেকট্রনগুলো ঋণাত্মক আধানযুক্ত এবং পরস্পরকে কুলম্ব বল দ্বারা বিকর্ষণ করে। অপরদিকে গ্রহগুলো মহাকর্ষ বল দ্বারা পরস্পরকে আকর্ষণ করে। সুতরাং গ্রহের সাথে ইলেকট্রনের তুলনা সঠিক হয় না। ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্বানুসারে কোনো আধানযুক্ত বস্তু বা কণা বৃত্তাকার পথে ঘুরলে তা ক্রমাগত শক্তি বিকিরণ করবে এবং তার গতিপথের ব্যাসার্ধ ধীরে ধীরে কমতে থাকবে এবং ঋণাত্মক আধানযুক্ত ইলেকট্রনসমূহ ক্রমাগত শক্তি হারিয়ে নিউক্লিয়াসে পতিত হবে। ফলে পরমাণুর অস্তিত্ব থাকবে না। কিন্তু বাস্তবে পরমাণু হতে ক্রমাগত শক্তি বিকিরণ বা ইলেকট্রনের নিউক্লিয়াসে পতন কখনোই ঘটে না। এছাড়াও, আবর্তনশীল ইলেকট্রনের কক্ষপথের আকার সম্পর্কে কোনো ধারণা রাদারফোর্ডের মডেলে দেওয়া হয়নি। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,071 | বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস বলো। | নিশ্চয়ই। বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস নিচে দেওয়া হলো।
ছেলে: বাবা, আমাকে আরেক গ্লাস পানি দাও।
বাবা: তোমার এত পানি লাগে কেন? তোমাকে ইতিমধ্যে ১০ গ্লাস পানি দিয়েছি।
ছেলে: কিন্তু বাবা, বিছানায় যে আগুন ধরিয়েছি, সেটা তো নিভছে না! | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,072 | আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলতে কী বোঝায়? | যে কল্পিত রেখা অতিক্রম করলে তারিখের পরিবর্তন হয় তাকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে।
কোন নির্দিষ্ট স্থান থেকে পূর্ব বা পশ্চিমে দীর্ঘপথ ভ্রমণ করার সময় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের সঙ্গে সঙ্গে সপ্তাহের দিন ও বার নিয়েও গরমিল হয়। কোন নির্দিষ্ট স্থান থেকে পূর্ব বা পশ্চিম দিকে ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমারেখা অতিক্রম করলে সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের উপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রসারিত একটি রেখা কল্পনা করা হয়। এ কল্পিত রেখাটিকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,073 | প্রশ্নটির উত্তর দাও :
বর্তমানে ভারতবর্ষে মোট কতজন হিন্দুধর্মালম্বী লোক বসবাস করে ? | বর্তমানে ভারতবর্ষে মোট ১১০ কোটি হিন্দুধর্মালম্বী লোক বসবাস করে |
| Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,074 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
আবু আমির আর রহিব হানিফ ছিলেন। তিনি মুহাম্মদকে অপছন্দ করতেন, এবং বদরের যুদ্ধে লড়াই করেছেন বলে জানা গেছে। তিনি চেয়েছিলেন তাকে মদিনা থেকে বহিষ্কার করা এবং ইসলামকে নির্মূল করা। উহুদের যুদ্ধে | তিনি মুসলিমদের বিরুদ্ধে কুরাইশদের সাথেও যোগ দিয়েছিলেন। সংখ্যাগরিষ্ঠরা বলেছে যে আবু আমির বাইজেন্টাইনের শাসকের কাছে মুহাম্মদের বিরুদ্ধে সাহায্য চেয়েছিলেন। মুহাম্মদের সহচর আবদুল্লাহ ইবনে উবাই (মুনাফিক) ছিলেন তাঁর ভাগ্নে। আবু আমির হেরাক্লিয়াসের কোর্টে ইসলামিক ক্যালেন্ডারের ৯ হিজরি বা ১০ হিজরিতে মারা যান। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,075 | এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লব | ের পর প্রতিষ্ঠানটি প্রলেতারিয়েত ও কৃষক সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদেরও ভর্তি করতে শুরু করে। ১৯১৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি টিউশন ফি বাতিল করে এবং কর্মজীবী শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য প্রিপারেটরি ব্যবস্থা চালু করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,076 | অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন |
প্রশ্ন :
বৃহৎ বঙ্গ বা বিশাল বাংলা অস্তিত্ব সর্বশেষ কত সাল পর্যন্ত ছিল ?
অনুচ্ছেদ :
১৯০৫ হতে ১৯১১ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত বঙ্গভঙ্গের ফলশ্রুতিতে পূর্ববঙ্গ ও আসামকে নিয়ে একটি নতুন প্রদেশ গঠিত হয়েছিল, যার রাজধানী ছিল ঢাকায়। তবে কলকাতা-কেন্দ্রিক রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের চরম বিরোধিতার ফলে বঙ্গভঙ্গ রদ হয়ে যায় ১৯১১ সালে। ভারতীয় উপমহাদেশের দেশভাগের সময় ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে আবার বাংলা প্রদেশটিকে ভাগ করা হয়। হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গ ভারতের অংশ হয়, আর মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পূর্ববঙ্গ পাকিস্তানের অংশ হয়। ১৯৫৪ সালে পূর্ববঙ্গের নাম পাল্টে পূর্ব পাকিস্তান করা হয়। | বৃহৎ বঙ্গ বা বিশাল বাংলা অস্তিত্ব সর্বশেষ ১৯০৫ সাল পর্যন্ত ছিল |
| Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,077 | নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী?
তুলসী বনের বাঘ | একজন ব্যক্তি যে ভালো হওয়ার ভান করে কিন্তু আসলে তার বিপরীত | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,078 | ব্যবসায়ীর জন্য ব্যাংক ঋণ পরিশোধ না করার পরিণাম কী হতে পারে ব্যাখ্যা করো। | ব্যাংক সাধারণত ব্যবসায়ীদের জামানতযুক্ত ও জামানতহীন ঋণ মঞ্জুর করে থাকে। যে সকল ব্যবসায়ীদের ঋণ গ্রহণযোগ্যতা থাকে তাদেরকে ব্যাংক জামানত ছাড়াই ঋণ প্রদান করে থাকে। ব্যবসায়ীরাও সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে বাধ্য থাকে। তবে একজন ব্যবসায়ী যদি গৃহীত ঋণ পরিশোধ না করে তার পরিণাম নিম্নে সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো:-
১. দেউলিয়া: একজন ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে ব্যাংক তাকে একটি সুবিধাজনক সময় দেয়। যদি তাতে ব্যবসায়ী সাড়া না দেয় তবে ব্যাংক আইনগত ব্যবস্থা নেয়। ফলে ব্যাংক আইনগত চাপসহ অন্যান্য চাপ সৃষ্টি করে বলে অনেক সময় এমন মারাত্মক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় যার ফলে উক্ত ব্যবসায়ী দেউলিয়া হয়ে যেতে পারে।
২. পুনরায় ঋণপ্রাপ্তির অনিশ্চয়তা: একজন ব্যবসায়ী তার গৃহীত ঋণ সময়মতো ফেরত দিলে তার প্রতি ব্যাংকের আস্থা বাড়ে। ফলে তাকে পুনরায় ঋণ দিতে ব্যাংক উৎসাহবোধ করে। কিন্তু ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে ব্যাংক তাকে পরবর্তীতে ঋণ প্রদান করতে চায় না।
৩. সুনাম নষ্ট: ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করার পর ব্যবসায়ী যদি সময়মতো তা পরিশোধ করতে না পারে তবে ব্যাংকের কাছে তার সুনাম নষ্ট হয় সর্বোপরি ব্যবসায়ীর বাজারেও সুনাম নষ্ট হতে থাকে। ফলে ব্যাংক হতে তার পক্ষে ঋণ গ্রহণ পরবর্তীতে সম্ভব নাও হতে পারে।
৪. বাড়তি ঋণের সুযোগ হতে বঞ্চিত: একজন ব্যবসায়ী যদি সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে পারে তবে ব্যাংকের কাছে তার আর্থিক সচ্ছলতা সন্তোষজনক হয়। ফলে তাকে বাড়তি ঋণও ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদন দিতে দেখা যায়। কিন্তু ব্যবসায়ী যদি ঋণ সময়মতো পরিশোধ করতে না পারে তবে ব্যাংক তাকে বাড়তি ঋণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করে।
৫. আমদানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অসুবিধা: যে সমস্ত ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করে এবং যাদের আর্থিক সচ্ছলতা সন্তোষজনক ব্যাংক তাদের প্রত্যয়ন পত্র খোলার সুযোগ দিয়ে থাকে। তাই যেসব ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে পারে না ব্যাংক তাদের প্রত্যয়ন পত্র খোলার সুবিধা দেয় না। ফলে উক্ত ব্যবসায়ী বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করতে পারে না। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,079 | "পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন। | যুগযুগান্তরের অগনিত মানুষের ভাব-ঐশ্বর্যের এক অফুরন্ত ভান্ডার হলো গ্রন্থাগার। কালের প্রবাহে মানুষ আসে আবার চলেও যায়। কিন্তু তার ধ্যান-ধারণা, অভিজ্ঞতা, চিন্তা-ভাবনা সে লিপিবদ্ধ করে যায় বইয়ে। গ্রন্থাগার সে বই সংরক্ষণ করে এবং পরবর্তী প্রজন্মের সাথে হারিয়ে যাওয়া প্রজন্মের পচিয় করিয়ে দেয়। গ্রন্থাগার ভাব তৃষিত ও জ্ঞান পিপাসু মানুষেরহৃদয় ও মনের ক্ষুধা দূর করার বিপুল আয়োজন করে। গ্রন্থাগার হচ্ছে কালের নীরব সাক্ষী। এটি চিন্তার সঞ্চার ঘটায়। মানব হৃদয়কে উদ্দীপ্ত করে গ্রন্থাগার। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাত্রদের জ্ঞানের নতুন দিগন্তে পৌছে দেয়। আর গ্রন্থাগার তাদেরকে দেয় জ্ঞানের অগ্রগতি, নতুন দিকের ঠিকানা। গ্রন্থাগারে এক সঙ্গে বিচিত্র বইয়ের সমাবেশ ঘটে। বিচিত্র ভাব, বিচিত্র চিন্তা বিচিত্র অভিজ্ঞতার অফুরন্ত উৎস গ্রন্থাগার। তাই জ্ঞানান্বেষী মানুষ আপন মনের খোরাক এখানে সহজেই খুঁজে পায়। জীবন সংগ্রামে লিপ্ত ক্লান্ত মানুষ গ্রন্থের এ বিচিত্র আয়োজনে খুঁজে পায় এক অনির্বচনীয় আনন্দপূর্ণ প্রাণস্পন্দন। মানুষের জ্ঞানের অপূর্ণতাকে পূর্ণতায় ভরিয়ে দিতে পারে বই। দেশ-বিদেশের হাজার হাজার মনীষীর অমূল্য গ্রন্থে গ্রন্থাগার সমৃদ্ধ। তাই মানুষের অনুসন্ধিৎসু মন গ্রন্থাগারে এসে খুঁজে পায় কাঙ্ক্ষিত খোরাক। অনেক সময় একই ব্যক্তির পক্ষে চাহিদা অনুযায়ী বই কেনা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে গ্রন্থাগারই হয়ে ওঠে মূল ভরসাস্থল। ফলে মানুষের জানার ভাণ্ডারকে পূর্ণ করতে গ্রন্থাগারের গুরুত্ব অপরিসীম। একটি জাতিকে উন্নত, শিক্ষিত ও সংস্কৃতিবান হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গ্রন্থাগার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। তাছাড়া বিভিন্ন বয়সের পাঠক গ্রন্থাগারে একত্রে পাঠ গ্রহণ করে বলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে আন্তরিকতা, একতা। এক্ষেত্রে বিচারপতি ও লেখক মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের উক্তি প্রণিধানযোগ্য— গ্রন্থাগারের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে গড়ে ওঠে সংহতি যা দেশগড়া কিংবা রক্ষার কাজে রাখে অমূল্য অবদান। সুতরাং ব্যক্তিগত ও জাতীয় জীবনে গ্রন্থাগারের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,080 | নিম্নোক্ত পাঠ্যের সারাংশ বলো:
জাতিকে শক্তিশালী, শ্রেষ্ঠ, ধন-সম্পদশালী, উন্নত ও সুখী করতে হলে শিক্ষা ও জ্ঞান বর্ষার বারিধারার মতো সর্বসাধারণের মধ্যে সমভাবে বিতরণ করতে হবে। দেশে সরল ও সহজ ভাষার নানা প্রকারের পুস্তক প্রচারের দ্বারা এ কার্য সিদ্ধ হয়। শক্তিশালী দৃষ্টিসম্পন্ন মহাপুরুষদের লেখনীর প্রভাবে একটি জাতির মানসিক ও পার্থিব অবস্থার পরিবর্তন অপেক্ষাকৃত অল্পসময়ে সংশোধিত হয়ে থাকে। দেশের প্রত্যেক মানুষ তার ভুল ও কুসংস্কার, অন্ধতা ও জড়তা, হীনতা ও সংকীর্ণতা পরিহার করে একটি বিনয় মহিমোজ্জ্বল উচ্চ জীবনের ধারণা করতে শেখে। মনুষ্যত্ব ও ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা করাই সে ধর্ম মনে করে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন হয় এবং গভীর দৃষ্টি লাভ করে। তারপর বিরাট জাতির বিরাট বিরাট দেহে শক্তি জেগে ওঠে। | কোনো জাতিকে সমৃদ্ধি অর্জন করতে হলে সর্বসাধারণকে শিক্ষা ও জ্ঞানের সমান সুযোগ দিতে হবে। সরল ভাষায় লিখিত বই প্রচারের মাধ্যমে এ কাজ সহজেই করা সম্ভব। এসকল বইয়ে থাকে মহাপুরুষদের শক্তিশালী দৃষ্টির স্পর্শ যা একটি জাতিকে তার সকল ক্ষুদ্রতা, সংকীর্ণতা পরিহার করে মানসিকভাবে সমুন্নত হতে সাহায্য করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,081 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
উরুগুয়ে ১৯৯৫ সালে আয়োজক হিসেবে এই প্রতিযোগিতাটি জয়লাভ করতে সক্ষম হয়েছিল, যার মাধ্যমে উরুগুয়ের ফুটবলের পতনের সময় শেষ হয়েছি। ঘূর্ণায়মান স্বাগতিক নিয়মের বাস্তবায়নের সাথে সাথে কলম্বিয়া, প্যারাগুয়ে এবং ভেনেজুয়েলা প্রথমবারের মতো প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। ব্রাজিল ১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে পাঁচটি মহাদেশীয় শিরোপার মধ্যে চারটিতে জয়লাভ করেছিল। প্রথমটি, ১৯৯৭ সালে লেওনার্দো, দেনিলসন এবং রোনালদোর গোলের সাথে স্বাগতিক দেশ বলিভিয়াকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে জয়লাভ করেছিল, যা বলিভিয়ার উচ্চতায় ভার্দে-আমারেলার কনস্যাগ্রেশনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছিল। ১৯৯৯ সালে প্যারাগুয়ের আসুনসিওনে উরুগুয়েকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ব্রাজিল সফলভাবে শিরোপা রক্ষা করেছিল। তবে ২০০১ সালের কোপা আমেরিকায় হন্ডুরাস কোয়ার্টার-ফাইনালে ব্রাজিলকে পরাজিত করে কোপা আমেরিকার ইতিহাসের অন্যতম বড় চমকের সৃষ্টি করেছিল। উক্ত আসরে আয়োজক দেশ কলম্বিয়া প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ২০০১ সালে একটি বিব্রতকর ফলাফলের পর ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে পরাজিত করার পর দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চলে নিজেদের পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেছিল, পেরুতে অনুষ্ঠিত ২০০৪ সালের আসরটির ফাইনালে তারা পেনাল্টিতে জয়লাভ করেছিল। তিন বছর পর ভেনেজুয়েলায় অনুষ্ঠিত ফাইনালে দুই দল পুনরায় মুখোমুখি হয়েছিল, এবারও ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে অষ্টমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। | ২০১১ সালের আসরটি আয়োজন করে এবং পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে কোয়ার্টার-ফাইনালে উরুগুয়ের কাছে পরাজিত হয়েছিল। উরুগুয়ে সেমি-ফাইনালে পেরুকে ২–০ গোলের ব্যবধানে এবং ফাইনালে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ফাইনালে পৌঁছাবে এবং প্যারাগুয়েকে ৩-০ গোলে পরাজিত করে আর্জেন্টিনার মাটিতে তৃতীয়বারের মতো এবং টানা দ্বিতীয়বার শিরোপা জয়লাভ করেছিল। উক্ত আসরে প্রথমবারের মতো আর্জেন্টিনা অথবা ব্রাজিল উভয় দলটি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেও সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছিল। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,082 | "বেশির ভাগ আর্থিক সিদ্ধান্তই ঝুঁকি ও আয়ের মধ্যে ট্রেড অফ" কথাটি ব্যাখ্যা করো। | ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মৌলিক বা প্রধান সিদ্ধান্তসমূহ হচ্ছে -(ক) বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত; (খ) অর্থসংস্থানের সিদ্ধান্ত; (গ) লভ্যাংশ সিদ্ধান্ত। এসব সিদ্ধান্তগুলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এবং গৌণভাবে কারবারের ঝুঁকি ও মুনাফা অর্জন হারকে সমন্বিত করে শেয়ার-এর বাজার মূল্যকে প্রভাবিত করে। প্রতিটি ব্যবসা পরিচালনাতেই ঝুঁকির সৃষ্টি হয়। এই ঝুঁকিকে উপেক্ষা করে কারবারের মুনাফা বৃদ্ধি করাই হচ্ছে প্রতিটি কারবারি প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য। আর এই ঝুঁকি পরিহার করে মুনাফা অর্জনের প্রচেষ্টাই হচ্ছে ঝুঁকি ও আয়ের সমন্বয় সাধন। কারবারের আর্থিক সিদ্ধান্তগুলো এমনভাবে গ্রহণ করা হয় যাতে কারবারে ঝুঁকি কম থাকে এবং মুনাফা বেশি থাকে। এজন্য একজন আর্থিক ব্যবস্থাপককে এমনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয় যার দ্বারা প্রয়োজনীয় ঝুঁকি এড়ানো যায়। কারবারের প্রত্যেকটি কাজকে ঝুঁকির হাত হতে রক্ষা করার জন্য নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। তাই বলা হয়, বেশির ভাগ আর্থিক সিদ্ধান্তই ঝুঁকি ও আয়ের মধ্যে ট্রেড অফ। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,083 | প্রশ্ন:
কোন ঘটনাটি অনুচ্ছেদে বর্ণনা করা হচ্ছে?
২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর ওয়াসিম বারি’র পরিবর্তে তাকে এ দায়িত্ব দেয়া হয়। এরপর অবশ্য আবারও প্রশাসনিক পরিবর্তন আসে। এছাড়াও, ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় সফলতার সাথে খেলোয়াড়ী জীবন অতিক্রম করা করাচী দলের নির্বাচক হিসেবে তিনি দায়িত্বে ছিলেন। | ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ| | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,084 | নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও |
বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ? | বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম সাঁঝের মায়া | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,085 | নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও।
যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যে পুলিশের গুলিতে অন্তঃসত্ত্বা কৃষ্ণাঙ্গ নারী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এতে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন স্থানীয়রা।
প্রশ্ন: পুলিশের গুলিতে নিহত মহিলার গায়ের রঙ কী ছিল? | পুলিশের গুলিতে নিহত মহিলাটি একজন কৃষ্ণাঙ্গ। অর্থাৎ, তার গায়ের রং কালো। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,086 | "চকচক করলেই সোনা হয় না" কথাটি ব্যাখ্যা করো। | পৃথিবীতে আসল ও নকল দু ধরনের জিনিসই আছে। আপাতত দৃষ্টিতে কোন কিছু আসল মনে হলেও প্রকৃত পক্ষে তা আসল নাও হতে পারে।
অনেক সময় বাইরের আকার-আকৃতি, সাজসজ্জা ও চেহারায় এদের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করা যায় না। ফলে অনেকেই নকল জিনিসকে আসল বলে ভুল করেন। সােনা খুবই মূল্যবান ধাতু। এর রং যেমন উজ্জ্বল তেমনি আলােয় তা চকচক করে। সােনার মতাে অন্য ধাতু যেমন- তামা, পিতল ইত্যাদিও বাইরে থেকে উজ্জ্বল দেখায়। কিন্তু তাই বলে গুণে ও মানে এগুলাে সােনার চেয়ে অনেক নিচু মানের। তাই বাইরের চাকচক্য দেখে পিতলকে সােনা মনে করা ভুল হবে।
এমনিভাবে বাইরের চেহারা ও সাজ-পােশাক দেখে অনেক সময় আমাদের মানুষ চিনতে ভুল হয়। কারণ, শুধু চেহারা সুন্দর ও পােশাক পরিপাটি হলেই লােক সৎ ও গুণী হয় না। টাকা-পয়সা থাকলে দুর্জন মানুষও বহু মূল্যবান কাপড়-চোপড় পরতে পারে। লােকসমাজে ধনী বলে পরিচিতিও পেতে পারে। কিন্তু সে যদি সৎ গুণাবলির অধিকারী না হয় তবে তা কোনাে কাজে আসে না। যিনি চিন্তা ও কাজে মহৎ, চরিত্রে ও আচরণে গুণিজন তিনিই প্রকৃত মানুষ।
তাই বাইরের চেহারা ও চাকচিক্য দেখে মানুষকে বিচার করা ঠিক নয়। বিচার করতে হবে মানুষের চারিত্রিক গুণাবলীর। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,087 | নিচে উল্লিখিত অনুচ্ছেদে কী উৎসব পালিত হচ্ছে?
কাশ ফুলে শোভা পায় দেশের প্রান্তর। শরতের বাতাস গাছ থেকে ঝরে পড়া মরা পাতাগুলোকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। পুরোহিতদের মন্ত্রপাঠের সাথে ঢাকের আওয়াজ প্রতিধ্বনিত হলো। বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব চলছিল পুরোদমে। | উল্লেখিত অনুচ্ছেদে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে। দূর্গাপূজা হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। এটি শরৎকালে অনুষ্ঠিত হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,088 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন:
আওস ইবনুল মুনযির বা আওস ইবনে মুনযির আল আনসারী ( আরবীঃ أوس بن منذر الأنصاري ) মুহাম্মাদের একজন আনসার সাহাবা ছিলেন। যিনি | উহুদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং এই যুদ্ধে শাহাদত বরণ করেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,089 | নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন:
পুরাপ্রস্তর যুগের ঠিক পরের যুগটির নাম কী ? | বিশ্বের ইতিহাস বলতে এখানে পৃথিবী নামক গ্রহে বসবাসকারী মানবজাতির ইতিহাস বোঝানো হয়েছে, গ্রহ হিসেবে পৃথিবীর ইতিহাস নয়। মানুষের ইতিহাস মূলত পুরাপ্রস্তর যুগে পৃথিবী জুড়ে শুরু হয়। আদিম যুগ থেকে প্রাপ্ত সকল প্রত্নতাত্ত্বিক ও লিখিত দলিল এর আওতাভুক্ত। লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে প্রাচীন প্রামাণ্য ইতিহাসের[1] শুরু হয়।[2][3] যদিও লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের পূর্ববর্তী যুগেও সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা ঘটে পুরাপ্রস্তর যুগে। সেখান থেকে সভ্যতা প্রবেশ করে নব্যপ্রস্তর যুগে এবং এসময় কৃষি বিপ্লবের (খ্রিস্টপূর্ব ৮০০০-খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ) সূচনা ঘটে। নব্যপ্রস্তর যুগের বিপ্লবে উদ্ভিদ ও পশুর গৃহপালন এবং নিয়মানুগ কৃষিপদ্ধতি রপ্ত করা মানব সভ্যতার একটি অনন্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।[4][5][6] কৃষির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বেশির ভাগ মানুষ যাযাবর জীবনযাত্রা ত্যাগ করে স্থায়ীভাবে কৃষকের জীবন গ্রহণ করে। তবে বহু সমাজে যাযাবর জীবনব্যবস্থা রয়ে যায়, বিশেষ করে ভৌগোলিকভাবে বিচ্ছিন্ন অঞ্চলগুলিতে ও যেখানে আবাদযোগ্য উদ্ভিদ প্রজাতির অভাব ছিল। কৃষি থেকে প্রাপ্ত খাদ্য নিরাপত্তা ও উদ্বৃত্ত উৎপাদনের ফলে গোষ্ঠীগুলি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে আরও বড় সামাজিক প্রতিষ্ঠানের জন্ম দেয়। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নও এক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,090 | অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে রিন-ছেন-ব্জাং-পো (জীবনকাল: ৯৫৮-১০৫৫) নামক বিখ্যাত তিব্বতী বৌদ্ধ পন্ডিতের উল্লেখ করা হয়। কিন্তু রজার গোয়েপ্পার এই বিহারের সবচেয়ে পুরাতন ভবনগুলির মধ্য অন্যতম গ্সুম-ব্র্তসেগ্স মন্দিরটি ত্রয়োদশ শতাব্দীর প্রথম চতুর্থাংশে নির্মিত হয়েছিল বলে হিসেব করেছেন। এই মন্দিরের তৃতীয় তলার প্রবেশদ্বারের দেওয়ালে 'ব্রি-কুং-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের যোগীদের চিত্রে এই ধর্মসম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা 'জিগ-র্তেন-ম্গোন-পো-রিন-ছেন-দ্পালের (জীবনকাল: ১১৪৩-১২১৭) চিত্র শেষে আঁকা হয়েছে বলে মনে করা হয় যে এই মন্দির 'জিগ-র্তেন-ম্গোন-পো-রিন-ছেন-দ্পালের মৃত্যুর পর ত্রয়োদশ শতাব্দীর শুরুতে নির্মিত হয়েছে। এই সময় আলচি সহ নিম্ন লাদাখ মধ্য তিব্বতের 'ব্রো নামক পরিবারগোষ্ঠীর শাসনাধীন ছিল।
প্রশ্ন :
আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা কে ? | আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা রিন-ছেন-ব্জাং-পো | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,091 | নিচের বাক্যটি কী সম্পর্কিত?
"উত্তাল সমুদ্র ঢেউ তীরে আছড়ে পড়তে থাকে, যা দেখে মনে হয় ঝড় আসছে।" | প্রদত্ত বাক্যটি ঝড়ের পূর্বাভাস সম্পর্কিত।
উত্তাল সমুদ্রে ঢেউ তীরে আছড়ে পড়া দেখে মনে হয় ঝড় আসছে। অর্থাৎ, তীরে ঢেউ আছড়ে পড়া দেখে ঝড়ের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। তাই, বাক্যটি ঝড়ের পূর্বাভাস সম্পর্কিত। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,092 | একটি ব্ল্যাক হোল কি? | একটি ব্ল্যাক হোল একটি তীব্র মহাকর্ষীয় শক্তি সহ একটি সত্তা, এতটাই তীব্র যে এটি থেকে কিছু পালাতে দেয় না, এমনকি শব্দ তরঙ্গ বা আলোক তরঙ্গও নয় | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,093 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন |
১৯৭৮ সালের অভ্যুত্থানের পরে | , কাবুল টাইমসের নামকরণ করা হয় "কাবুল নিউ টাইমস" এবং সাম্প্রদায়িক বক্তৃতা ছাপানো শুরু হয়েছিল যা স্নায়ু যুদ্ধের সময়কালের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় এবং পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রতি অত্যন্ত দ্বন্দ্বপূর্ণ ছিল। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,094 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন |
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়, লিবিয়ান এফ-৫ গুলি সরগোধা বিমানঘাঁটিতে মোতায়েন করা হয়েছিল, সম্ভবত | পাকিস্তানি পাইলটদের প্রস্তুত করার জন্য একটি সম্ভাব্য প্রশিক্ষণ ইউনিট হিসেবে। গাদ্দাফি ব্যক্তিগতভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে চিঠি দিয়ে তার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের অভিযোগ এনেছিলেন, যিনি বাংলাদেশী মুক্তিবাহিনীর সহযোগী ছিলেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,095 | আমাজন রেইনফরেস্ট কি? | আমাজন রেইনফরেস্ট ব্রাজিলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুতন্ত্র। এই রেইনফরেস্ট বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বাস্তুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। এটি বিভিন্ন গাছ, গাছপালা এবং প্রজাতির একটি ঘন বন। বিজ্ঞানীরা আমাজন রেইনফরেস্টে ঘন ঘন নতুন প্রজাতির প্রাণের সন্ধান করছেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,096 | দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটির সারসংক্ষেপ লিখুন। | দ্য ইমিটেশন গেম হলো ২০১৪ সালের একটি ঐতিহাসিক নাট্য চলচ্চিত্র যা ম্যাথিউ ওয়ান পরিচালনা করেন। এতে অভিনয় করেছেন বেনেডিক্ট কাম্বারব্যাচ, কিরা নাইটলি, ম্যাথিউ ম্যাকফাডিন, ক্রিস্টোফার প্লামার, ম্যাথিউ রিস, ক্লেভ স্ট্যান্ডেন, রবার্ট ওয়ার্ল, ডমিনিক ওয়েস্ট, এবং ডেভিড ওয়াটসন। চলচ্চিত্রটি অ্যালান টুরিং-এর জীবনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। অ্যালান টুরিং ছিলেন একজন ব্রিটিশ গণিতবিদ, যুক্তিবিদ, কম্পিউটার বিজ্ঞানী, এবং ক্রিপ্টোগ্রাফার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ব্লেচলি পার্কে ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিভাগের জন্য কাজ করেন এবং এনিগমা মেশিনকে ভাঙার জন্য একটি কম্পিউটার তৈরি করেন। এনিগমা মেশিন ছিল জার্মানির তৈরি করা একটি গোপন ক্রিপ্টোগ্রাফিক মেশিন যা গোপনে বার্তা পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হতো। টুরিং-এর কাজ যুদ্ধের ফলাফল পরিবর্তন করতে সাহায্য করে এবং আনুমানিক ১৪ মিলিয়ন মানুষের জীবন বাঁচায়।
চলচ্চিত্রটি ১৯৪১ সালে ব্লেচলি পার্কে শুরু হয় যেখানে টুরিং এনিগমা মেশিনকে ভাঙার জন্য একটি দলকে নেতৃত্ব দেয়। দলটি একটি কম্পিউটার তৈরি করে যা এনিগমা মেশিন দ্বারা তৈরি করা বার্তাগুলিকে দ্রুত এবং সঠিকভাবে ভাঙতে পারে। ফলে ব্রিটিশরা জার্মানদের বার্তাগুলি বুঝতে পারে এবং যুদ্ধে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে পারে।
চলচ্চিত্রটি টুরিং-এর ব্যক্তিগত জীবনকেও অন্বেষণ করে। তিনি একজন সমকামী ছিলেন যা তখন ব্রিটেনে অবৈধ ছিল। তিনি তার যৌনতা প্রকাশ করার কারণে লজ্জিত এবং অনিরাপদ বোধ করতেন। ১৯৫২ সালে তাকে অপকর্মে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং তাকে হরমোনাল থেরাপির জন্য বাধ্য করা হয়। থেরাপির ফলে তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং ১৯৫৪ সালে আত্মহত্যা করেন।
দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটি ব্যাপক প্রসংশা কুড়িয়েছে। এটি আটটি অ্যাকাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়। চলচ্চিত্রটি দুটি অ্যাকাডেমি পুরস্কার জিতেছে।
চলচ্চিত্রটি টুরিং-এর জীবন এবং কাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি তার প্রতিভা এবং অবদানকে স্বীকৃতি দেয়, পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত জীবনের চ্যালেঞ্জগুলিও অন্বেষণ করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,097 | অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "অর্জুনের হাতে নিহত হন" |
প্রসঙ্গ :
কর্ণ ক্ষিপ্ত হয়ে অর্জুনের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হন। ভীষণ যুদ্ধ লাগে। দুইজন সমান যোদ্ধা হওয়ার কারণে কেউ কাউকে ছাড় দিচ্ছিলেন না। সবাই নিজ নিজ যুদ্ধ ভুলে অর্জুন এবং কর্ণের
যুদ্ধ দেখতে লাগলেন। কর্ণের রথের সারথী ছিলেন শল্য, যিনি ছিলেন সম্পর্কে পাণ্ডবদের মামা। তিনি কর্ণকে নানা কথায়
কাবু করতে লাগলেন।[16] হঠাৎ কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে গেল। একদিন কর্ণের তীরে ভুলবশত এক ব্রাহ্মণের গরুর বাছুর মারা যায়। তখন সেই ব্রাহ্মণ কর্ণকে অভিশাপ দিয়েছিলেন যে শেষ যুদ্ধের সময় কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে যাবে।[17] এদিকে পরশুরামের অভিশাপে কর্ণ ব্রহ্মাস্ত্রের মন্ত্র ভুলে গেলেন। শেষ পর্যন্ত অর্জুনের হাতে কর্ণের মৃত্যু হল। | পুরাণ মতে কর্ণ কার হাতে নিহত হন ? | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,098 | বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় বিজ্ঞান বইয়ের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করো ?
| বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় বিজ্ঞান বইয়ের তালিকা যথেষ্ট দীর্ঘ। তাই সব দিক বিবেচনা করে একটি তালিকা দেওয়া হলো -
১ অক্ষয়কুমার দত্ত : আঁধার রাতে একলা পথিক, আশীষ লাহিড়ী, দে’জ
২ অদৃশ্য জগৎ, মৃণাল কুমার দাশগুপ্ত
৩ অন্য এক রেনেসাঁস, সুমিতাদাস, পি বি এস
৪ অন্য কোনও সাধনার ফল, আশীষ লাহিড়ী, পাভলভ ইনস্টিটিউট
৫ অবিনাশ মেঘনাদ সাহা, অত্রি মুখোপাধ্যায়, অনুষ্টুপ
৬ অব্যক্ত, জগদীশচন্দ্র বসু, বাউলমন, ১৯৮৯
৭ অ্যারিস্টটলের লণ্ঠন, শিবতোষ মুখোপাধ্যায়, আনন্দ
৮ আকাশ ও পৃথিবী, মৃত্যুঞ্জয়প্রসাদ গুহ
৯ আকাশলীনা: ডাইনোসর থেকে পাখি, শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ
১০ আধুনিক বিজ্ঞানের ক্রমবিকা, অনুষ্টুপ
১১ আন্টার্কটিকা, সুদীপ্তা সেনগুপ্ত, আনন্দ
১২ আফ্রিকার জঙ্গলে বারো বার, রতনলাল ব্রহ্মচারী
১৩ আলোর কথা, পলাশ বরন পাল, শিশু সাহিত্য সংসদ
১৪ ইতিহাসে বিজ্ঞান, জে ডি বার্ণাল, অনুবাদ আশীষ লাহিড়ী, আনন্দ
১৫ ঈশ্বরকণা মানুষ ইত্যাদি, পথিক গুহ, আনন্দ
১৬ উদ্ভিদ পরিচয়, সুবিমল চন্দ্র দে, আনন্দ
১৭ উদ্ভিদজগৎ ও ত্রিপুরা, আলাপে সংলাপে, নলিনীকান্ত চক্রবর্তী
১৮ এই বইয়ের নাম অন্য মলাটে, সুজন দাশগুপ্ত, আনন্দ
১৯ কলকাতার গাছ, রুদ্রপ্রসাদ চক্রবর্তী
২০ কারিগরি কল্পনা ও বাঙালি উদ্যোগ, সিদ্ধার্থ ঘোষ, দে’জ
২১ কালিদাসের পাখী, শ্রী সত্যচরণ লাহা, গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এন্ড সন্স, ১৯৩৪
২২ কী দিয়ে সমস্তকিছু গড়া, পলাশ বরন পাল
২৩ কেয়স, ফ্র্যাকটাল এবং স্ব-সংগঠন, অরবিন্দ কুমার, এন বি টি
২৪ ক্যানসার ও জিন, সুতপা সেনগুপ্ত, আনন্দ
২৫ খৈরী-কোরেটা-সাঁচী-বাহাদূর, রতনলাল ব্রহ্মচারী
২৬ গল্পে গল্পে আকাশ চেনা, বাসুদেব ভট্টাচার্য, আনন্দ
২৭ গাছগাছালির বিচিত্র কথা, জয়শ্রী দত্ত
২৮ চক্রব্যূহে বৈজ্ঞানিক, স্বাতী ভট্টাচার্য, মিত্র ও ঘোষ
২৯ চিরঞ্জীব বনৌষধি, শিবকালী ভট্টাচার্য, আনন্দ
৩০ চেনা অচেনা পাখি, অজয় হোম ও রবীন বল, শৈবা প্রকাশন বিভাগ, ১৯৯৫
৩১ চেনা জানা পোকামাকড়, শেখর মুখোপাধ্যায়, স্টার বুক হাউস
৩২ ছলনার আট-পা এবং অন্যান্য, যুধাজিৎ দাশগুপ্ত, আনন্দ
৩৩ জগদানান্দ রায় রচনা সংগ্রহ, আনন্দ পাবলিশার্স
৩৪ জিন: ভাবনা, দুর্ভাবনা, তুষার চক্রবর্তী, অবভাস
৩৫ জ্ঞান, অ-জ্ঞান ও বিজ্ঞান, মহাশ্বেতা চৌধুরী, আনন্দ
৩৬ জ্যোতির্বিজ্ঞান ও অন্যান্য প্রবন্ধ, রমাতোষ সরকার
৩৭ ডাইনোসর বিচিত্রা, শেখর মুখোপাধ্যায় ও নারায়ণ ঘোড়াই, অযান্ত্রিক
৩৮ ডারউইন থেকে ডিএনএ এবং ৪০০ কোটি বছর, নারায়ণ সেন, আনন্দ
৩৯ তাহাদের কথা, শীলাঞ্জন ভট্টাচার্য
৪০ ত্রিপুরার গাছপালা, নলিনীকান্ত চক্রবর্তী
৪১ ধাঁধা এবং মজার খেলা, সুজন দাশগুপ্ত, আনন্দ
৪২ নক্ষত্র নীহারিকার রোমাঞ্চলোকে, গৌরীপ্রসাদ ঘোষ
৪৩ নক্ষত্রের গান, বিমান নাথ, আনন্দ
৪৪ পতঙ্গ, শীলাঞ্জন ভট্টাচার্য*
৪৫ পদার্থ বিকিরণ বিশ্ব, সূর্যেন্দুবিকাশ করমহাপাত্র
৪৬ পদার্থ বিজ্ঞানের বিস্ময়, জয়ন্ত বসু
৪৭ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, প্রথম খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ১৯৯৭
৪৮ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, দ্বিতীয় খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ১৯৯৮
৪৯ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, তৃতীয় খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ২০০১
৫০ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, চতুর্থ খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ২০০৫
৫১ পশ্চিমবাংলারপাখি, প্রণবেশসান্যালওবিশ্বজিৎরায়চৌধুরী, আনন্দ, ১৯৯৪.
৫২ পশ্চিমবঙ্গের প্রজাপতি, যুধাজিৎ দাশগুপ্ত, আনন্দ, ২০০৬
৫৩ পাখিওয়ালার ডায়েরি, সুব্রত চক্রবর্তী, আনন্দ
৫৪ পাখী, জগদানন্দ রায়
৫৫ পাখীর কথা, সত্যচরণ লাহা
৫৬ পিঁপড়ের জীবনদর্শন, তারকমোহন দাস
৫৭ পিঁপড়ের রূপকথা, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, লেখনী প্রকাশন
৫৮ পৃথিবী কি শুধু মানুষের জন্য?, তারকমোহন দাস
৫৯ পৃথিবীর শেষ প্রান্তে, শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ
৬০ পোকামাকড়, জগদানন্দ রায়
৬১ প্রকৃতির বাহারি প্রাণী প্রজাপতি, দীপককুমার দাঁ
৬২ প্রবন্ধ সংগ্রহ, দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ
৬৩ প্রমথনাথ বসু রচনা সংগ্রহ, দীপক দাঁ ও সুবীর কুমার সেন সম্পাদিত
৬৪ প্রাচীন ভারতে পরিবেশ চিন্তা, শুভেন্দু গুপ্ত, সাহিত্য সংসদ
৬৫ প্রাণ ও অপ্রাণের সীমান্তে, দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ
৬৬ প্রাণী ও পরিবেশ, অমরেন্দ্রনাথ গুহ, আনন্দ, ১৯৯৬
৬৭ ফসিলের কথা, অজিত কুমার পাল, আনন্দ
৬৮ ফুল ফোটার সন্ধানে, সন্তোষ কুমার পাইন, আনন্দ
৬৯ ফ্রাঙ্কেনষ্টাইন, সুনীলকুমার গঙ্গোপাধ্যায়, অরুণা, ১৩৭৪
৭০ বঙ্গসাহিত্যে বিজ্ঞান, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য
৭১ বন ও বন্য প্রাণী, রতনলাল ব্রহ্মচারী, বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ
৭২ বাংলা নামে বিদেশি উদ্ভিদ, মণীন্দ্রনাথ সান্যাল, আনন্দ, ২০০০
৭৩ বাংলার কীটপতঙ্গ, গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, দে'জ
৭৪ বাংলার গাছপালা, গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, শৈবা প্রকাশন বিভাগ, ১৯৮৬
৭৫ বাংলার পরিচিত পাখি, সুধীন্দ্রলাল রায়, মিত্র ও ঘোষ, ২০০৩
৭৬ বাঘ-সিংহ-হাতি, রতনলাল ব্রহ্মচারী, শৈবা প্রকাশন বিভাগ, ১৯৯২
৭৭ বাঁশ সম্পদ, নলিনীকান্ত চক্রবর্তী
৭৮ বিজ্ঞান ও ভারতীয় সংস্কৃতি, জে বি এস হ্যালডেন, চিরায়ত
৭৯ বিজ্ঞান ও মার্কসীয় দর্শন, জে বি এস হ্যালডেন (অনুবাদ-তারাপদ মুখোপাধ্যায়), চিরায়ত
৮০ বিজ্ঞান ও মতাদর্শ: হিন্দুত্ববাদ, ক্রিয়েশনিজম, বিকল্প বিজ্ঞান, আশীষ লাহিড়ী
৮১ বিজ্ঞান কীভাবে কাজ করে, চারুপ্রভা দেবী, বেস্টবুকস্
৮২ বিজ্ঞান বুদ্ধিজীবী বিপ্লব এবং বিবিধ চিন্তা, অমিতাভ চক্রবর্তী, রেনেসাঁস
৮৩ বিজ্ঞান সমাজ মানুষ (বিজ্ঞান ও বিজ্ঞান কর্মী সংকলন)
৮৪ বিজ্ঞান, অবিজ্ঞান, অপবিজ্ঞান, (উৎস মানুষ সংকলন)
৮৫ বিজ্ঞানের জানা অজানা, শেখর মুখোপাধ্যায়, অযান্ত্রিক
৮৬ বিজ্ঞানের দায়, বিজ্ঞানীর দায়িত্ব, তুষার চক্রবর্তী, অবভাস
৮৭ বিজ্ঞানজিজ্ঞাসুর ডায়েরি, অরূপরতন ভট্টাচার্য
৮৮ বিপন্ন অরণ্য ও বন্যপ্রাণী, সুধীন সেনগুপ্ত, আনন্দ
৮৯ বিবর্তনের কথা, অলোক মুখোপাধ্যায়, সুবর্ণরেখা
৯০ বিশ্বাসঘাতক, নারায়ণ সান্যাল, দে'জ, ১৯৮১
৯১ বৈচিত্রময়প্রকৃতিরসন্ধানে,অসিতবরণদে, এভেনেলপ্রেস, ২০০৯
৯২ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের কথা , স্বপনকুমার দে, সেরা প্রকাশক প্রাইভেট লিমিটেড , ১৯৯৪
৯৩ মহাবিশ্বের প্রথম আলো, বিমান নাথ, অনুষ্টুপ
৯৪ ভদ্রলোকি যুক্তিবাদের দক্ষিণাবর্ত, আশীষ লাহিড়ী, ঋতাক্ষর
৯৫ ভাসমান জলজ উদ্ভিদ, বিজন মণ্ডল
৯৬ ভিন্নগ্রহে প্রাণের উৎস, সুব্রত রায়, আনন্দ
৯৭ মহাকর্ষের কথা, সুকন্যা সিংহ, অনুষ্টুপ
৯৮ মহাকাশ পরিচয়, শ্রীজিতেন্দ্রকুমার গুহ, বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ, ১৯৬৯
৯৯ মাপজোকের ইতিহাস, পলাশ বরন পাল, অনুষ্টুপ
১০০ মীজানুর রহমানের ত্রৈমাসিক পত্রিকার তিনটে বিশেষ সংখ্যা: পাখি, গাছ এবং গণিত
১০২ মেঘনাদ রচনা সংকলন, ওরিয়েন্ট লংম্যান
১০৩ যুক্তিবাদীর মর্মকথা, দেবাশিস্ ভট্টাচার্য, ঋতাক্ষর
১০৪ রামেন্দ্রসুন্দরের বিজ্ঞান রচনা সংগ্রহ, সংকলন ও সম্পাদনা শ্যামল চক্রবর্তী, আজকাল
১০৫ রূপকথা নয় পোকার কথা, শেখর মুখোপাধ্যায়
১০৬ ল্যাবনোটবুক, অভিজিৎ চক্রবর্তী
১০৭ সত্যি মিথ্যের গোলকধাঁধা, সুজন দাশগুপ্ত, আনন্দ
১০৮ সাপ কামড় ও চিকিৎসা, ড. বাসুদেব মুখোপাধ্যায় ও দিলীপকুমার সোম, যুক্তিবাদী সংস্থা
১০৯ সুন্দরবনের সুন্দর সুন্দরী, অর্জুন সর্দার ও শেখর মুখোপাধ্যায়, বন বিভাগ, পঃ বঃ সরকার
১১০ সূত্রপাত, আইজাক অ্যাসিমভ, অনুবাদ পলাশবরণ পাল, শেখর গুহ, অনুষ্টুপ
১১১ স্তন্যপায়ী, কৌশিক
১১২ হস্তী পুরাণ, শান্তনু ঘোষ, আনন্দ
১১৩ হাতির বই, ধৃতিকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী, আনন্দ, ২০০৭
১১৪ হিমালয়ের ফুল, বীরেন্দ্রনাথ সরকার | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,099 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
বর্তমানে মোট ১১ টি ব্যাটালিয়ন রয়েছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের। নদীপথ বা দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলসহ সব জায়গাতেই পুলিশের এই ব্যাটালিয়নগুলো কাজ করছে। বিশেষ নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা ব্যাটালিয়নের দুটি ব্যাটেলিয়ন রয়েছে। ২০১০ সালের জুন থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সার্বিক দায়িত্ব নেবার পর থেকে সেখানকার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ এবং যাত্রী হয়রানি রোধে বিশেষ ভূমিকা রাখেছে। ২১ জুন ২০১১ সালে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন প্রথম নারী ইউনিট চালু করে। ১ জুলাই ২০১৬ সালে গুলশানে জঙ্গি আক্রমণের | পর বাংলাদেশের শহর এলাকায় কমান্ডো ইউনিট গঠন করার জন্য সরকারের পরিকল্পনার অংশ হিসাবে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা গার্ড সেন্টারে প্রশিক্ষণ নেন দলটির কর্মকর্তারা। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,100 | আইনস্টাইনের তত্ত্ব সময় সম্পর্কে কী বলে? | আইনস্টাইনের তত্ত্ব অনুসারে, সময় পরম নয়। অন্য কথায়, সময় যে হারে প্রবাহিত হয় তা নির্ভর করে আপনি কোথায় আছেন এবং আপনি কত দ্রুত ভ্রমণ করছেন তার উপর।
আইনস্টাইনের বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব অনুসারে, সময় এবং স্থান একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। আলোর গতি সর্বদা একই, কিন্তু পর্যবেক্ষকের গতি আলোর গতির কাছাকাছি হলে, স্থান এবং সময়ের মধ্যে একটি বক্রতা দেখা দেয়। এই বক্রতা সময়কে ধীর করে দিতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, একটি মহাকাশযান পৃথিবীর কাছাকাছি আলোর গতির কাছাকাছি গতিতে ভ্রমণ করলে, মহাকাশযানের ভিতরে থাকা একজন ব্যক্তির জন্য সময় পৃথিবীতে থাকা ব্যক্তির তুলনায় ধীর গতিতে প্রবাহিত হবে।
আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব অনুসারে, মাধ্যাকর্ষণও সময়কে প্রভাবিত করে। ভারী বস্তুর চারপাশে মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের কারণে স্থান এবং সময় বক্র হয়। এই বক্রতা সময়কে ধীর করে দিতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, পৃথিবীর চারপাশে মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের কারণে পৃথিবীর পৃষ্ঠে থাকা একজন ব্যক্তির জন্য সময় মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের বাইরে থাকা একজন ব্যক্তির তুলনায় ধীর গতিতে প্রবাহিত হবে।
আইনস্টাইনের তত্ত্বের সময় সম্পর্কে এই ধারণাগুলি পরীক্ষামূলকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, জিপিএস সিস্টেম আইনস্টাইনের তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে কাজ করে। জিপিএস সিস্টেমে ব্যবহার করা ঘড়িগুলিকে মাধ্যাকর্ষণ এবং গতির কারণে সময়ের বিকৃতির জন্য সামঞ্জস্য করতে হয়।
আইনস্টাইনের তত্ত্বের সময় সম্পর্কে এই ধারণাগুলি আমাদের মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানকে ব্যাপকভাবে প্রসারিত করেছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |