id
int64 1
3.6M
| inputs
stringlengths 5
35.2k
| targets
stringlengths 0
35.2k
| dataset_name
stringclasses 23
values | sub_dataset_name
stringclasses 7
values | task_type
stringclasses 10
values | template_id
int64 0
15
| language
stringclasses 1
value | script
stringclasses 1
value | split
stringclasses 1
value |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
3,601,101 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
শৈশব থেকেই নির্মল সেনের লেখালেখিতে হাতেখড়ি হয়। তিনি ৮ম শ্রেণীতে পড়ার সময় হাতে লিখে প্রকাশিত ‘কমরেড’ পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন। নির্মল সেন মূলত: কলাম লেখক ছিলেন। এছাড়াও তিনি প্রবন্ধ এবং ভ্রমণকাহিনী লিখেছেন বেশ কয়েকটি। স্বাধীনতা | পরবর্তীকালে এদেশের সমকালীন সংঘাতপূর্ণ রাজনীতির প্রক্ষিতে তৎকালীন দৈনিক বাংলায় লেখা 'স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই' নামক একটি উপ-সম্পাদকীয় তাকে লেখক হিসেবে প্রভূত খ্যাতি ও পরিচিতি দান করে। তার উল্লেখযোগ্য কিছু বইয়ের নাম: | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,102 | নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন :
আসফাকউল্লা খানের পিতার নাম কি ছিল ? | আসফাকউল্লা ১৯০০ সালের ২২ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন উত্তর প্রদেশের শাহজাহানপুরে। তাঁর পিতা, শফিক উল্লা খান পাঠান পরিবারের মানুষ ছিলেন এবং তাঁর পরিবার সামরিক দিক দিয়ে বিখ্যাত ছিলো। তাঁর মায়ের দিক থেকে পরিবারটি ছিলো অধিক শিক্ষিত এবং অনেক আত্মীয় ব্রিটিশ ভারতের পুলিশ এবং প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর মা মাজহুর-উন-নিসা ছিলেন একজন ধার্মিক নারী। আশফাকউল্লা ছিলেন চার ভায়ের ভেতরে সবচেয়ে ছোট ছেলে। তাঁর বড় ভাই রিয়াসাত উল্লাহ খান ছিলেন পণ্ডিত রামপ্রসাদ বিসমিলের সহপাঠী। যখন মইনপুর ষড়যন্ত্রে বিসমিলকে অভিযুক্ত করা হয়, রিয়াসাত তাঁর ছোট ভাই আশফাককে বিসমিলের উর্দু শায়ের কবিতার শক্তি ও সাহস সম্পর্কে বলেছিলেন। তারপর থেকেই আশফাক বিসমিলের সাথে তাঁর কবিতার দৃষ্টিভঙ্গির জন্য সাক্ষাতে আগ্রহী ছিলেন। ১৯২০ সালে, যখন বিসমিল শাহজাহানপুরে আসেন এবং ব্যবসায় নিজেকে যুক্ত করেন, আশফাক বহুবার বিসমিলের সাথে সাক্ষাতের চেষ্টা করেন কিন্তু বিসমিল কোনো মনোযোগ দেননি। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,103 | উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল হবার কারণ ব্যাখ্যা করো। | উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল হওয়ার কারণ হলো পৃথিবীর বার্ষিক গতি।
বার্ষিক গতির জন্য সূর্যরশ্মি কোথাও লম্বভাবে আবার কোথাও তীর্যকভাবে পড়ে এবং দিন-রাত্রির হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে। এর ফলে ভূপৃষ্ঠের সব জায়গায় সময়ভেদে তাপের তারতম্য এবং ঋতু পরিবর্তন ঘটে। যেমন— ২১শে জুনের দেড় মাস আগে থেকে দেড় মাস পর পর্যন্ত উত্তর গোলার্ধে থাকে গ্রীষ্মকাল, অন্যদিকে এই একই সময়ে দক্ষিণ গোলার্ধে থাকে শীতকাল। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,104 | বিশ্লেষণী যন্ত্রের উদ্ভাবক কে? | চার্লস ব্যাবেজ | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,105 | বৈশাখী ভাতা নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। | আবহমানকাল ধরে পালিত হয়ে আসছে পহেলা বৈশাখ। প্রতিবছর উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে পালিত হয় নববর্ষ। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের সর্বজনীন উৎসব এটি। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত বাঙালিরা বাংলা নববর্ষকে বিশেষভাবে পালন করে। সে হিসেবে এটি বাঙালির জাতীয় উৎসব। এ দিনটিকে আরও অর্থবহ ও উৎসবমূখর করতে বাংলাদেশ সরকার একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। আর তা হলো সরকারি চাকরিজীবীরা দুই ইদের বোনাসের মতো বৈশাখী ভাতা বা নববর্ষ ভাতা নামে আরও একটি বোনাস পাবেন। কিছু কিছু ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে ও এ ভাতা প্রদান করা হয়। ২০১৫ এর বেতন গেজেটে নববর্ষ ভাতা সংযোজন হওয়ায় নববর্ষ উৎসব আলাদা এক রূপে আবির্ভূত হয়েছে উৎসবপাগল বাঙালির কাছে। এদিনে বর্ণিল পোশাক আর রঙ-বেরঙের ফেস্টুনে আচ্ছাদিত হয় গোটা দেশ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা থেকে বের করা হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। এ শোভাযাত্রা কোন ধর্মীয় শোভাযাত্রা নয়। দেশের আপামর জনসাধারণ কি হিন্দু কি মুসলমান, কি খ্রিষ্টান, কি বৌদ্ধ সকলে মিলে অংশ নেয় এ শোভাযাত্রায়। ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে জুড়ি নেই নববর্ষ উৎসবের। সর্বোপরি আমরা বাঙালি; বাঙ্গালিত্বের মূর্ত প্রতীক এ নববর্ষ উৎসব। আমরা গর্বিত বাঙালি হিসেবে নববর্ষ উৎসব পালন করি। ২০১৫ এর বেতন গেজেট প্রকাশ হওয়ার পর থেকে নববর্ষ উৎসবের বিশেষত্ব আরও সম্প্রসারিত হয়েছে। সম্প্রতি গেজেট আকারে প্রকাশিত নতুন বেতন স্কেল প্রবর্তন করা হয়েছে। এতে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন প্রায় দ্বিগুণ হারে বেড়েছে। নতুন বেতনকাঠামোয় বাংলা নববর্ষ উদযাপনের জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাংলা নববর্ষ ভাতা পাবেন। ধর্মীয় উৎসবের ভাতার বাইরে এটিই আমাদের দেশের প্রথম সর্বজনীন উৎসব ভাতা। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,106 | নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন যেন আপনি একজন শিক্ষক এবং এই বিষয়ে ক্লাসে পড়াচ্ছেন
অভিজিৎ রায়ের ব্লগের নাম কী ? | অভিজিৎ রায় (১২ সেপ্টেম্বর ১৯৭২ - ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫))[1] একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বাংলাদেশী-মার্কিন প্রকৌশলী, লেখক ও ব্লগার।[2] তিনি বাংলাদেশের মুক্ত চিন্তার আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে সরকারের সেন্সরশিপ এবং ব্লগারদের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদের সমন্বয়কারক ছিলেন। তিনি পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও তার স্ব-প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট মুক্তমনায় লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত ছিলেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলা থেকে বের হওয়ার সময় অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যা কে আহত করে।[3][4] | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,107 | এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
বিজেপির হিন্দুত্ব আদর্শের প্রতিফলন ঘটেছে বিজেপি সরকারের বিভিন্ন নীতিতে। বিজেপি বাবরি মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণের পক্ষপাতী। ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে এটিই ছিল বিজেপির প্রধান ইস্যু। যদিও ১৯৯২ সালে বিজেপির একটি মিছিল চলাকালীন বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর বিজেপির জনপ্রিয়তা কিছুটা হ্রাস পায়। এর পর মন্দির নির্মাণের গুরুত্ব বিজেপির এজেন্ডায় হ্রাস পায়। এনডিএ সরকারে শিক্ষানীতিতে ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর এডুকেশনাল অ্যান্ড ট্রেনিং-এর (এনসিইআরটি) সংস্কার ওভারতীয় স্কুলগুলির পাঠ্যপুস্তক সংস্কার গুরুত্ব পেয়েছে। বিভিন্ন গবেষক এই সংস্কারকে, বিশেষত ইতিহাস পাঠ্যপুস্তক সংস্কারকে ভারতীয় ইতিহাসের ‘গৈরিকীকরণ’ আখ্যা দিয়েছেন। বিভিন্ন অগ্রণী বিজ্ঞানীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এনফিএ সরকার বৈদিক জ্যোতিষকে কলেজ পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করেছিল। | বাবরি মসজিদ ধ্বংস | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,108 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন |
ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ এনে সমাবেশ করছে বামপন্থী সংগঠনগুলো
গত প্রায় নয় বছর ধরে যেহেতু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় রয়েছে সেজন্য তাদের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বেশি।
ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে তারা দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একচ্ছত্র আধিপত্য তৈরি করেছে।
এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে তারা ভিন্ন মতাবলম্বী প্রতিদ্বন্দ্বী সংগঠনগুলোর উপরও মাঝে-মধ্যে চড়াও হচ্ছে।
এমন প্রেক্ষাপটে কয়েকদিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী নিপীড়ন এবং আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ এনে সোমবার বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল।
অনেকে মনে করেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্বাচিত ছাত্র সংসদ না থাকায় অনেক বছর ধরে ক্ষমতাসীনদের ছাত্র সংগঠনগুলো ক্যাম্পাসে নিজেদের মতো করে আধিপত্য তৈরি করছে।
ছাত্র সংসদ কার্যকরী করার পক্ষে সবচেয়ে বেশি জোরালো দাবী তোলে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো।
তাঁদের ধারণা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যদি ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়মিত অনুষ্ঠিত হতো তাহলে হল দখল, ক্যান্টিনের নিয়ন্ত্রণ কিংবা টেন্ডারবাজির মতো ঘটনা ঘটতো না।
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের নেতা লিটন নন্দী বলেন, "যখন আপনি শিক্ষার্থীদের ভোটের কথা চিন্তা করবেন, তখন আপনার মাঝে এমন কিছু গুণাবলী থাকতে হবে যার কারণে শিক্ষার্থীরা আপনাকে নির্বাচিত করবে।"
গত প্রায় ৩০ বছর ধরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র সংসদের কোন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি।
লিটন নন্দী, সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন
ফলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অনেকের কোন ধারণাই নেই যে ছাত্র সংসদ কীভাবে কাজ করে।
কিন্তু তারপরও অনেকে মনে করেন, ছাত্র সংসদ কার্যকরী থাকা উচিত। ছাত্র সংসদ কার্যকরী থাকলে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের একাধিপত্য চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তো বলে তাদের ধারণা।
বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের কথা বলা থাকলেও কর্তৃপক্ষ বরাবরই নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে অনীহা দেখিয়ে আসছে।
ছাত্র সংসদ কার্যকরী হলে প্রকৃতপক্ষে কতটা লাভ হবে এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মাঝেও অবশ্য মতভিন্নতা রয়েছে।
ছাত্র সংসদ কার্যকরী হলে প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে সহিংসতা বৃদ্ধি পাওয়ার আশংকা রয়েছে বলে অনেক শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ধারণা।
| বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রসংসদ কার্যকরী হলেই ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের আধিপত্য কমবে? | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,109 | নভেম্বরের মাঝামাঝি দুই হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমার ফিরে যাবে বলে জানিয়েছে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ
প্রত্যাবাসন নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হতে পারে এবং প্রথম দফায় প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা রাখাইনে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানানো হয়।
জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্যরা কক্সবাজারে বেশকিছু রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে নেতাদের সাথে কথা বলেছেন; যার পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল মিয়ানমার সরকারের নেয়া পদক্ষেপের কথা জানিয়ে রোহিঙ্গাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করা।
শরণার্থী ক্যাম্পের একজন রোহিঙ্গা নেতা মোহাম্মদ নূর বিবিসিকে বলেন, "তারা আমাদের বুঝিয়েছেন যে প্রত্যাবাসন শুরু হলে এখানে (বাংলাদেশে) ট্রানজিট ক্যাম্পে কয়েকদিন থেকে মিয়ানমারের অস্থায়ী ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হবে।"
মি. নূর জানান, তাদেরকে বলা হয়েছে মিয়ানমারের অস্থায়ী ক্যাম্পে ৫ মাস থাকার পর তারা নিজেদের আদি বাসস্থানে ফিরে যেতে পারবেন এবং মিয়ানমারের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
তবে রোহিঙ্গারা চায় সীমান্ত পার হওয়ার পরই যেন তাদের নাগরিকত্ব দেয়া হয়।
পাশাপাশি প্রত্যাবাসনের সময় জাতিসংঘের নিরাপত্তা রক্ষীদের উপস্থিতিও দাবি করছে তারা।
২০১৭ সালের অগাস্ট থেকে ৭ লক্ষেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন।
আরো পড়তে পারেন:
ভারত কীভাবে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে পারছে?
নির্বাচন নিয়ে সংলাপ কখনো সফল হয়নি কেন?
মোবাইল কেসের ছবি থেকে জানা গেল যেভাবে
রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে মিয়ানমার সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয়ে সেদেশের কর্তৃপক্ষ ফলাও করে প্রচারণা চালালেও আসলে পরিস্থিতির কতটা উন্নতি হয়েছে সে প্রশ্ন থেকেই যায়।
বিবিসি'র বার্মিজ বিভাগের সংবাদদাতা স ইয়ান নিয়াং রাখাইন অঞ্চলে তার সরেজমিন অনুসন্ধানের ভিত্তিতে জানান, প্রচারণা চালানো হলেও, আসলে অবস্থার খুব একটা উন্নয়ন হয়নি।
মি. নিয়াং বলেন, রাখাইন অঞ্চলে অবস্থার উন্নয়ন সম্পর্কে সরকার নানাবিধ দাবি করলেও মাঠ পর্যায়ে অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না।
তিনি জানান, শরণার্থীরা মিয়ানমারে ফিরে আসার পর প্রাথমিকভাবে যেসব অস্থায়ী ক্যাম্পে থাকবে সেখানে ৩০০ থেকে ৪০০'র বেশি ঘর নেই এবং সেখানে একসাথে খুব বেশি মানুষ থাকতে পারবে না; কিন্তু মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে সেসব অস্থায়ী আবাস একসাথে ৩০ হাজার মানুষ ধারণের ক্ষমতা রাখে।
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিকে মিয়ানমার কতটা আশ্বস্ত করতে পারছে? | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,110 | নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন
বিশ্বের প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধের নাম কী ? | অ্যান্টিবায়োটিক কয়েকধরণের জৈব-রাসায়নিক ঔষধ যা অণুজীবদের (বিশেষ করে ব্যাক্টেরিয়া) নাশ করে বা বৃদ্ধিরোধ করে। সাধারানতঃ এক এক অ্যান্টিবায়োটিক এক এক ধরনের প্রকৃয়ায় অন্যান্য অণুজীবের বিরুদ্ধে কাজ করে। বিভিন্ন ব্যাক্টেরিয়া(Bacteria) ও ছত্রাক(Fungi) অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করে। "অ্যান্টিবায়োটিক" সাধারণভাবে ব্যাক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহার হয়, ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে না। তবে অ্যান্টিবায়োটিক হল আরও বড় জীবাণু-নাশক শ্রেণীর সদস্য যার মধ্যে আছে নানা প্রকার অ্যান্টি-ভাইরাল (ভাইরাস-নাশক), অ্যান্টি-ফাঙ্গাল (ছত্রাক-নাশক) ইত্যাদি। প্রকৃতিতেও বহু জীবাণু-নাশক আছে যাদের অনেককেই এখনও ঔষধ হিসাবে পরিক্ষা করে দেখা হয়নি, যেমন ব্যাক্টেরিওসিন (Bacteriocin)- ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা নিসৃত কাছাঁকাছি ধরনের ব্যাক্টেরিয়া-ঘাতক প্রোটিন টক্সিন (বিষ)। সাধারণভাবে অ্যান্টিবায়োটিক শব্দটি ক্ষুদ্র জৈব-রাসায়নিক পদার্থ বোঝায়, বৃহত প্রোটিন নয় বা অজৈব-রাসায়নিক অণু নয়, (যেমন আর্সেনিক)
আবিষ্কারপূর্ব ইতিহাস
প্রাকৃতিক উপাদানের যে রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে, তা আন্টিবায়োটিক আবিষ্কারের বহু পূর্বে মানুষের জানা ছিল। শতবর্ষ পূর্বে চীনে
সয়াবিনের ছত্রাক(Mould) আক্রান্ত ছানা (Moldy Soybean Curd) বিভিন্ন ফোঁড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হত। চীনারা পায়ের ক্ষত সারাবার জন্য ছত্রাক Mould আবৃত পাদুকা (স্যান্ডল) পরত। ১৮৮১ সালে ব্রিটিশ অণুজীব বিজ্ঞানী জন টিন্ডাল (John Tyndall) ছত্রাকের জীবাণু প্রতিরোধী ভূমিকা লক্ষ্য করেন। [1]
লুই পাস্তুর এবং জোবার্ট লক্ষ্য করেণ কিছু অণুজীবের উপস্থিতিতে প্রস্রাবে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি (Anthrax) জন্মাতে পারেনা। ১৯০১ সালে এমারিখ (Emmerich) এবং লও (Low) দেখেন যে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি ( Anthrax bacili) আক্রমণ থেকে খরগোশকে বাঁচানো সম্ভব যদি সিউডোমোনাস এরুজিনোসা Pseudomonas aeruginosa নামক ব্যাক্টেরিয়ার তরল আবাদ (Liquid culture) খরগোশের দেহে প্রবেশ (Inject) করানো যায়। তাঁরা মনে করেণ ব্যাক্টেরিয়াটি কোনো উৎসেচক (enzyme)তৈরি করেছে যা জীবাণুর আক্রমণ থেকে খরগোশকে রক্ষা করছে। তাঁরা এই পদার্থের নাম দেন পাইওসায়ানেজ (Pyocyanase)। ১৯২০ সালে গার্থা ও দাথ কিছু গবেষণা করেন এই জাতীয় জীবাণু নাশক তৈরি করতে। তাঁরা অ্যাকটিনোমাইসিটিস (Actinomycetes) দ্বারা প্রস্তুত একধরনের রাসায়নিক পদার্থ খুজে পান যার জীবাণুনাশী ক্ষমতা আছে। তাঁরা এর নাম দেন... | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,111 | ভাজা মাছ উল্টে খেতে জানে না | একজন নকল ব্যক্তি যিনি খুব নির্দোষ হওয়ার ভান করছেন | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,112 | "গ্রিনল্যান্ড কিন্তু সবুজে ঘেরা ভূমি নয়" শিরোনামে গ্রিনল্যান্ডের পরিচিতিমূলক একটি অনুচ্ছেদ লেখ। | গ্রিনল্যান্ড কিন্তু সবুজে ঘেরা ভূমি নয়।
উত্তর আটলান্টিক ও আর্কটিক মহাসাগরের মধ্যে অবস্থিত বিশ্বের সুবৃহৎ দ্বীপ গ্রিনল্যান্ড। নামে গ্রিনল্যান্ড বা সবুজভূমি হলেও সমগ্র দ্বীপের প্রায় চার ভাগের তিনভাগ শুভ্র বরফে ঢাকা। এর তাপমাত্রা সাধারণত মাইনাস ৮-৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। দ্বীপটির আয়তন ২১,৭৫,৬০০ বর্গ কিমি। পৃথিবীর বৃহত্তম জাতীয় উদ্যান 'নর্থ-ইস্ট গ্রিনল্যান্ড ন্যাশনাল পার্ক' এ দ্বীপেই অবস্থিত। জীববৈচিত্র্যের অনন্য এ লীলাভূমিতে প্রায় ৩১০ প্রজাতির ভাস্কুলার উদ্ভিদের দেখা মেলে, যার মধ্যে ১৫ প্রজাতির উদ্ভিদ পৃথিবীর আর কোথাও দেখা যায় না। এখানকার বড় আকারের স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে রয়েছে মাস্ক ষাঁড়, রেইনডিয়ার, মেরু ভাল্লুক, আর্কটিক নেকড়েসহ আরও অনেক প্রাণী। এখানকার সাগর উপকূলে প্রায় ২০ লক্ষ সিল দেখা যায়। এদের সাথে বিচরণ করে হাতির মতো লম্বা দাঁতের ওয়ালরাস। অন্যান্য জলজ স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে রয়েছে নীলতিমি, গ্রিনল্যান্ড তিমিসহ নয় প্রজাতির তিমি। গ্রিনল্যান্ডকে মুখরিত করে রাখে পেরেগ্রিন ফ্যালকন, বড় পানকৌড়ি, আইসল্যান্ড গাংচিলসহ রং-বেরংয়ের নানান প্রজাতির পাখির সুমধুর সুরের লহরী। সব মিলিয়ে গ্রিনল্যান্ড জীববৈচিত্র্যের সত্যিকার এক স্বর্গভূমি। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,113 | নিচের কোনটি একটি শারীরিক পরিবর্তনের উদাহরণ কিন্তু একটি রাসায়নিক পরিবর্তনের নয়? এর মধ্যে যে কোন একটি বেছে নিন:
(i) একটি কাঠের ডাল যখন পুড়ে যায় তখন তাপ ও আলো দেয়;
(ii) একটি গাছ তার ফলের মধ্যে সূর্যের শক্তি সঞ্চয় করে;
(iii) ঘাসের মধ্যে হারিয়ে যাওয়া একটি পেনি ধীরে ধীরে রঙ পরিবর্তন করে;
(iv) একটি জলের পাইপ ঠান্ডা রাতে হিমশীতল এবং ফাটল; | (iv) একটি জলের পাইপ ঠান্ডা রাতে হিমশীতল এবং ফাটল; | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,114 | সুশাসন প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব বর্ণনা করো। | সুশাসন ও উন্নয়ন ওতপ্রোতভাবে জড়িত । তাই একটি রাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্য সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা প্রথম এবং প্রধান কাজ। নিচে সুশাসন প্রতিষ্ঠার গুরুত্বগুলো উল্লেখ করা হলো:
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা: সমাজে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সুশাসনের গুরুত্ব অপরিসীম । আইনের শাসন কায়েমের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা ভোগ করতে পারে। ফলে সমাজ সুশৃঙ্খল হয়ে ওঠে এবং সমাজে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি হয়। তাই আইনের শাসন নিশ্চিত করতে সমাজ ও রাষ্ট্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যাবশ্যক।
সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা: গণতন্ত্রের সাফল্য ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অংশীদারিত্ব প্রয়োজন। সুশাসন কায়েমের মাধ্যমে সকলের অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করা সম্ভব।
স্বচ্ছতা রক্ষা করা: আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের সকল কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। এতে একদিকে যেমন প্রশাসনিক স্বচ্ছতা প্রকাশ পায়। অন্যদিকে সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা গভীর হয়। তাই সরকারের স্বচ্ছতা রক্ষায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত জরুরি।
স্বচ্ছতা রক্ষা করা: আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের সকল কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। এতে একদিকে যেমন প্রশাসনিক স্বচ্ছতা প্রকাশ পায়। অন্যদিকে সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা গভীর হয়। তাই সরকারের স্বচ্ছতা রক্ষায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত জরুরি।
প্রশাসনিক জবাবদিহিতা: প্রশাসনিক জবাবদিহিতার সাথে জনগণের কল্যাণের দিকটি গভীরভাবে সম্পৃক্ত। সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারিদের নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতির বাহিরে থেকে আইনানুগ দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশাসনিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। আর প্রশাসনিক জবাবদিহিতা বাস্তবায়নে সুশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
নাগরিক অধিকার রক্ষা: প্রত্যেক রাষ্ট্রের সকল নাগরিকগণ রাষ্ট্র প্রদত্ত কতগুলো নাগরিক অধিকার ভোগ করে থাকে। আর নাগরিকদের সেসব অধিকার রক্ষায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব অপরিসীম। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনগণের সংবিধান প্রদত্ত অধিকারসমূহ যাতে তারা যথাযথভাবে ভোগ করতে পারে সেজন্য সুশাসন কায়েম আবশ্যক।
জনগণের কল্যাণ সাধন: জনগণের সার্বিক কল্যাণ সাধনে নাগরিকের দায়িত্ব কর্তব্যের সাথে সরকারের দায়িত্ব ও কর্মকাণ্ডের সমন্বয় সাধন করা প্রয়োজন। জনগণের কল্যাণ সাধনে কল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সুশাসনকে অপরিহার্য শর্ত হিসেবে গণ্য করা হয়।
ন্যায়বিচার লাভ: নাগরিকদের অধিকার ও স্বাধীনতা সংরক্ষণের জন্য সকল নাগরিকের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা আবশ্যক। সুশাসন রাষ্ট্রে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথকে সুগম করে।
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবিকতার প্রসার: সহনশীলতা, মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা, অন্যের অধিকারে হস্তক্ষেপ না করাসহ গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা তথা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবিকতার প্রসারের জন্য সুশাসন অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।
সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার: সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সকল নাগরিক যাতে সুখী-সমৃদ্ধশালী জীবনযাপন করতে পারে সেজন্য প্রয়োজন সুশাসন নিশ্চিত করা।
দেশপ্রেমের জাগরণ: সুন্দর-সমৃদ্ধ সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জনগণ যাতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে, জাতীয় স্বার্থকে বড় করে দেখে সুশাসন গভীর দেশপ্রেমের সে জাগরণ ঘটাতে উদ্বুদ্ধ করে।
জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা: সুশাসন সরকারি কর্মকাণ্ডের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে। ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত শাসকের মধ্যে যখন জবাবদিহিতার মনোভাব দেখা যায় এবং সে অনুযায়ী কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়, তখন সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব ও সহজ হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,115 | পানিকে সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয় কেন? ব্যাখ্যা করুন। | মানুষসহ জীব জগতের অস্তিত্বের জন্যে পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পানিকে অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
পানি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ। এটি জীবজগতের জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য। আবার কৃষি ও শিল্পের বিকাশে পানির ব্যবহার অপরিহার্য। বর্ষাকালে বৃষ্টি থেকে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া গেলেও শীত ও গ্রীষ্মকালের পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। এজন্য পানিকে মূল্যবান সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,116 | খাদ্যবস্তু পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলিতে এসে জীবাণুমুক্ত হয়ে পরিপাক হয়। বর্তমানে বিভিন্ন বিষাক্ত রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত খাদ্য গ্রহণের ফলে আমাদের পরিপাকের ব্যাঘাত ঘটছে এবং আন্ত্রিক সমস্যার কারণ দেখা দিচ্ছে।
উদ্দীপকের উল্লিখিত পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলির পরের অংশের পরিপাক ক্রিয়ার বর্ণনা দাও। | উদ্দীপকে আন্ত্রিক সমস্যার কথা বলা হয়েছে। আন্ত্রিক সমস্যার কারণে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক অসুবিধা দেখা দেয়। নিচে শারীরিক | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,117 | নিন্মোক্ত বক্তব্যের সারাংশ লেখ:
কোন সভ্য জাতিকে অসভ্য করার ইচ্ছা যদি তোমার থাকে, তাহলে তাদের সব বই ধ্বংস কর এবং সকল পন্ডিতকে হত্যা কর, তোমার উদ্দেশ্য সিদ্ধ হবে। লেখক, সাহিত্যিক ও পন্ডিতেরাই জাতির আত্মা। এই আত্মাকে যারা অবহেলা করে, তারা বাঁচে না। দেশকে বা জাতিকে উন্নত করতে চেষ্টা করলে, সাহিত্যের সাহায্যেই তা করতে হবে। মানব মঙ্গলের জন্য যত অনুষ্ঠান আছে, তার মধ্যে এটাই প্রধান ও সম্পূর্ণ। জাতির ভেতর সাহিত্যের ধারা সৃষ্টি কর, আর কিছুর আবশ্যকতা নেই। | সাহিত্য জাতির বিবেকের দর্পণ। কোনো জাতিকে সভ্য হতে হলে সাহিত্যের অনুশীলন এবং লেখক ও সাহিত্যিকদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন আবশ্যক। তাই জাতীয় কল্যাণের জন্য উন্নত সাহিত্যের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,118 | what important event is this text about: শেফার্ড তিনটি বিশ্বকাপ ফাইনালসহ ১৭২টি ওয়ানডে এবং ৯২টি টেস্টে আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আম্পায়ার হিসেবে তিনি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন ১৯৮১ সালে। এরপর ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে অভিষিক্ত হন। ১৯৮৫ সালে ক্রিকেট খেলার প্রধান স্তর, টেস্ট ক্রিকেটে আম্পায়ার হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ক্রিকেটপ্রিয় সকলের হৃদয়-মন জয় করেন। | বিভিন্ন ম্যাচে ডেভিড শেফার্ডের আম্পায়ার হিসেবে অভিষিক্ত হওয়া | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,119 | মধ্যমেয়াদী অর্থসংস্থানের ব্যয়সমূহ কী কী? | মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের ব্যয় বলতে মধ্যমেয়াদি ঋণের প্রদত্ত সুদকেই বুঝায়। এ সুদের হার দেশের প্রচলিত ব্যাংক হার (যা কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত হয়), ঋণের পরিমাণ, ঋণের সময় এবং ঋণদাতা ও ঋণ গ্রহীতার প্রয়োজন, সম্পর্ক, ঋণ গ্রহণের উদ্দেশ্য ইত্যাদির উপর নির্ভর করে থাকে। পূর্বে সকল ব্যাংকের ক্ষেত্রে ঋণের সুদের হার সমান থাকলেও সম্প্রতি বিভিন্ন ব্যাংকের ক্ষেত্রে এ সুদের হারের ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়। তবে বর্তমান ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসারের জন্য সরকারি ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক কম সুদে ঋণ দিচ্ছে।
মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যয়কে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়।
১. প্রত্যক্ষ ব্যয়: ঋণের প্রত্যক্ষ ব্যয় বলতে ঋণের সুদকে বুঝায়। যদি কোন যন্ত্রপাতি বা অন্য কোন উদ্দেশ্যে ব্যাংক হতে মধ্যমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করা হয় তবে উক্ত ঋণের উপর একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ প্রদান করতে হয়। ঋণের পরিমাণ যত বৃদ্ধি পাবে সুদের পরিমাণও তত বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু সুদের হার স্থির থাকবে। যেমন- ৫,০০,০০০ টাকা ঋণ গ্রহণ করা হলো যার সুদের হার ১০%। সুতরাং প্রত্যক্ষ সুদের পরিমাণ হবে, ৫,০০,০০০ * ১০% = ৫০,০০০ টাকা । বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংকগুলোতে এই ঋণের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন সুদের হার দেখা যায়।
২. পরোক্ষ ব্যয়: যদি ব্যংক হতে ঋণ গ্রহণ না করে অন্য কোন উপায়ে এরূপ অর্থায়ন করা হয় তখন পরোক্ষ ব্যয়ের উদ্ভব হয়। যেমন- কোনো উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কিস্তিতে যন্ত্রপাতি কেনা হলে পরোক্ষ ব্যয়ের সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে নগদ ক্রয়ের দামের থেকে কিস্তিতে ক্রয় করলে যন্ত্রপাতি মূল্য বাবদ কিছু বেশি মূল্য পরিশোধ করতে হয়। নগদ মূল্য এবং কিস্তির মোট মূল্যের পার্থক্যই পরোক্ষ ব্যয় বলে গণ্য হবে। কিস্তিতে ক্রয়ের ক্ষেত্রে অবশ্য যন্ত্রপাতির মোট মূল্যের একটি অংশ ডাউন পেমেন্ট হিসেবে দেয়া হয়। এক্ষেত্রে যদি মেশিন ক্রয়ের সময় ডাউন পেমেন্ট বেশি করা হয় তবে কিস্তির পরিমাণ কম হবে আবার ডাউন পেমেন্ট কম হলে কিস্তিরে পরিমাণ বেশি হবে।
৩. ভাড়া ব্যয়: যারা সাধারণত সুদ পছন্দ করেন না তাদের এই প্রকার খরচের সম্মুখীন হতে হয়। এক্ষেত্রে কোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে কোন যন্ত্রপাতি নেয়া হলে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর উক্ত যন্ত্রপাতির জন্য ভাড়া প্রদান করতে হয় এবং সাথে সাথে যন্ত্রপাতির মোট মূল্যের একটি অংশ কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়। যন্ত্রপাতির মোট মূল্য পরিশোধ করা হয়ে গেলে উক্ত যন্ত্রপাতির জন্য আর ভাড়া প্রদানের প্রয়োজন হয় না। এক্ষেত্রে এরূপ ভাড়াই মধ্য মেয়াদি ঋণের ব্যয়।
উপরোক্ত আলোচনায় দেখা যায় যে, মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যয় স্থায়ী নয় বরং ক্ষেত্র বিশেষে পরিবর্তনশীল । মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের খরচ স্বল্পমেয়াদি উৎসের চেয়ে বেশি কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি উৎসের চেয়ে কম। তবে ক্ষেত্র বিশেষে এ উৎসের খরচ দীর্ঘমেয়াদি উৎসের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,120 | সত্যবাদিতা শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন। | মানুষের জীবনে সত্য অমৃতের প্রতীক। এ যেন এক পরশপাথর, সত্যের স্পর্শে মানুষ খাঁটি সোনা হয়ে ওঠে। সত্য পথের অনুসারী সত্য পথ থেকে বিচ্যুত না হওয়ার ক্ষেত্রে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকায় পাপ-পঙ্কিলতা তাকে স্পর্শ করতে পারে না। সত্যবাদিতা মানব চরিত্রের উজ্জ্বল অলংকার। সত্যের চর্চা মানবজীবনকে সফলতার স্বর্ণদুয়ারে সহজেই পৌঁছে দিতে পারে। সত্য পথের দিশা খুঁজে পেলে কারো জীবনে আর পাপের স্থান থাকে না। বাস্তব জীবনে সত্যবাদিতার মতো গুণ আর নেই। এই গুণের মাধ্যমে সমাজের সকল দুরাচার ও অন্যায় রোধ করা সম্ভব। সমাজের নিম্নস্তর থেকে উচ্চস্তর পর্যন্ত সকলে যদি সত্যের অনুসারী হয়ে চলে তবে সকল অসংগতি দূর করা সম্ভব। সুখ-শান্তি আর সুন্দর জীবনের স্বাদ পেতে হলে জীবনকে সত্যের সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে। সত্যবাদী ব্যক্তিকে সবাই বিশ্বাস করে। যিনি সত্যবাদী তিনি অন্যদের আদর্শ হিসেবেও পরিগণিত হন। পক্ষান্তরে মিথ্যাবাদীকে কেউ পছন্দ করে না, বিশ্বাস করে না এমনকি তাকে কেউ সম্মান করে না। একজন মিথ্যাবাদীকে সবাই এড়িয়ে চলতে চায়। মিথ্যার ফলে সমাজে সৃষ্টি হয় নানা ধরনের সংঘাত ও জটিলতা। মিথ্যা মানুষকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যায় আর সত্য মানুষকে সম্মানের শিখরে নিয়ে যায়। সত্য খুবই কঠিন। মানুষের উচিত সেই কঠিনকেই আরাধ্য করা। কেননা সত্য এমন এক সঞ্জীবনী শক্তি যার দ্বারা বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা নেই। জীবনে পরিপূর্ণ সার্থকতার জন্য প্রত্যেকেরই জীবনে সত্যবাদিতার প্রতিফলন ঘটানো প্রয়োজন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,121 | আরব দেশের নামকরণ হয়েছে কীভাবে? | মরুময় বৈশিষ্ট্য এবং ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে আরব দেশটির নামকরণ হয়েছে।
আরব শব্দটি আরাবাতুন শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি। কেউ কেউ মনে করে করেন প্রাচীন হেজাজের তায়ামা প্রদেশের 'আরাবা' অঞ্চলের নাম থেকে আরব শব্দটি এসেছে। অন্য সূত্র মতে, হিব্রু শব্দ আবহার (মরুভূমি) শব্দ থেকে আরব শব্দের উৎপত্তি। কারও কারও মতে আরব শব্দের অর্থ বাগ্মিতা। আর আরববাসী ছিল বাগ্মিতায় বিশেষভাবে দক্ষ। তাই ধারণা করা হয় বাগ্মি মানুষের আবাসভূমির নাম রাখা হয়েছে আরব। তবে মরুময় বৈশিষ্ট্যের কারণেই ওই অঞ্চলের নাম আরব হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। আরব উপদ্বীপটির তিন দিকে পানি ও এক দিক স্থলবেষ্টিত হওয়ায় আরববাসী একে জাজিরাতুল আরব বা আরব উপদ্বীপ বলে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,122 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
১৯৬৫ সালে এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটির নির্মাণ শুরু হয়ে ১৯৬৯ সালে শেষ হয় এবং ১৯৬৯-৭০ সাল থেকে এতে চিনি উৎপাদন শুরু করা হয়। স্বাধীনতা লাভের পর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার এই প্রতিষ্ঠানটিকে রাষ্ট্রায়াত্ত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করে। | অনুচ্ছেদের বিষয় স্বাধীনতা | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,123 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯৫৭ সাল পর্যন্ত বিষ্ণুরাম মেধির মন্ত্রিসভায় তিনি একজন পরিষদীয় মন্ত্রী হিসাবে কাজ করে গেছেন। ১৯৬৭ সালে তাঁর শেষ নির্বাচনে, ৭৭ বছর বয়সে, মজুমদার আসামের বিধানসভাতে জয়ী হন। এরপর তিনি বিমলা প্রসাদ চালিহার মন্ত্রিসভায় আইন, সমাজকল্যাণ ও রাজনৈতিক হিংসার শিকার বিভাগের মন্ত্রী হন। আইনমন্ত্রী হিসাবে তিনি জেলা পর্যায়ে নির্বাহী ও বিচার বিভাগকে আলাদা করা শুরু করেন। ১৯৭০-৭১ সালে | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়, তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে পালিয়ে আসা হাজার হাজার উদ্বাস্তুদের ত্রাণ ও পুনর্বাসনের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালে সক্রিয় রাজনীতি থেকে পদত্যাগ করেন। তাঁর দীর্ঘ কর্মজীবনের অন্যান্য পদগুলি ছিল আসাম মাদ্রাসা বোর্ডের সভাপতি; রাজ্য হজ কমিটির সভাপতি এবং আসাম বিধানসভার প্রোটেম স্পিকার (১৯৬৭ সালে)। গুয়াহাটিতে হজ ঘর (হাজী মুসাফির খানা) স্থাপনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন। মাদ্রাসা বোর্ডের সভাপতি হিসেবে, তিনি এই ধর্মীয় বিদ্যালয়গুলির আধুনিকীকরণ শুরু করেন এবং আসামের মাদ্রাসা পাঠক্রমে ইংরেজি এবং বিজ্ঞান প্রবর্তনের জন্যও তাঁর অবদান আছে। হাইলাকান্দিতে উচ্চশিক্ষা কেন্দ্র স্থাপনের জন্য তিনি অগ্রণী ভূমিকা নিয়ে ছিলেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,124 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, ১৭ পুনা হর্স ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৪ র্থ তম পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডে নিযুক্ত হয়েছিল। দ্বন্দ্বের সময়কালের মধ্যে, ব্রিগেড বাসন্তর যুদ্ধে শকরগড় সেক্টরে যুদ্ধ হয়। | একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,125 | এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
শহীদ শাহ আবদুুল মজিদ হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজসেবক। মুক্তিযুদ্ধে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়। | মুক্তিযুদ্ধ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,126 | নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন |
বিখ্যাত মহাকাশ গবেষক আব্দুস সাত্তার খানের বাবার নাম কী ? | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। শিক্ষা সংস্কৃতির পীঠস্থান রুপে পরিচিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়।বাংলাদেশের সংস্কৃতি কে আজও ধারন করে এই জেলা।[1]
ভৌগোলিক অবস্থান ও আয়তন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়তন ১৯২৭.১১ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে হবিগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ও হবিগঞ্জ এবং পশ্চিমে মেঘনা নদী, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার অবস্থান।
জেলার পটভূমি
১৭৬৫ খ্রীস্টাব্দে বাংলা দেওয়ানী লাভের পর ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ত্রিপুরাকে দুইটি অংশে বিভক্ত করে। সেগুলি হলো ত্রিপুরা ও চাকলা রৌশনাবাদ। ১৭৮১ সালে সরাইল পরগনা ব্যতীত বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী নিয়ে একটি জেলা ইংরেজরা গঠন করে এবং এর নাম দেয় টিপারা(Tippera)জেলা বা ত্রিপুরা জেলা।ত্রিপুরা জেলার দুটি পরিচয় ছিল। সাধারণভাবে ত্রিপুরা জেলা বলতে সমগ্র জেলাকে আর টিপারা প্রপার বলতে চাকলা রৌশনাবাদকে বোঝাত। তবে ইংরেজরা এ জেলাকে রোশনাবাদ ত্রিপুরা বলত।
১৭৮৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে এটিকে (ত্রিপরা)জেলা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৭৯০ সালে প্রশাসনিক ক্ষমতাসহ ত্রিপরা জেলা হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৮৩০ সালে ছাগল নাইয়া (ফেনী জেলার অন্তগর্ত) থানা ছাড়া বৃহত্তর নোয়াখালীর বাকী অংশ ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয় এবং ময়মনসিংহ থেকে সরাইল, দাউদপুর, হরিপুর, বেজরা ও সতেরখন্দল পরগনাকে ত্রিপুরায় অর্ন্তভূক্ত করা হয়। ১৮৬০ খ্রীস্টাব্দে নাসিরনগর মহকুমা গঠিত হয় এবং ত্রিপুরা জেলার একটি মহকুমারূপে পরিগণিত হয়। ১১ বছর পর মহকুমা সদর নাসিরনগর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে স্থানান্তরিত হয়। মহকুমার নামকরণ করা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ছয়টি থানা গঠিত হয়। যথা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সরাইল, নাসিরনগর, নবীনগর, কসবা ও বাঞ্ছারামপুর। ১৮৭৬ সালে ছাগল নাইয়া থানাও ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত এই জেলাটি ত্রিপুরা জেলা নামেই পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬০ সালে এক প্রশাসনিক আদেশে ত্রিপুরা জেলাকে কুমিল্লা জেলা নামে অভিহিত করা হয়। এরপর সুদীর্ঘ চব্বিশ বৎসর পর ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী গঠিত হয় বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।[এস এম শাহনূর]
ইতিহাস
১৯৮৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় উন্নীত হয়। তার আগে এটি কুমিল্লা জেলার একটি মহকুমা... | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,127 | অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন :
প্রশ্ন :
"কাতালোনিয়ার রাজধানী কোথায় ?"
অনুচ্ছেদ :
কাতালোনিয়া অঞ্চলের ইতিহাস প্রায় এক হাজার বছরের পুরোনো। কাতালোনিয়ার রাজধানী বার্সেলোনা। এই অঞ্চলের ছিলো নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, পার্লামেন্ট, জাতীয় পতাকা ও সংগীত। কাতালোনিয়ায় নিজস্ব পুলিশ বাহিনী আছে।
স্পেনের মোট জনসংখ্যার ১৬ শতাংশ এই কাতালোনিয়ায়। স্পেনের উত্তর-পূর্বের এই প্রদেশটির রাজধানী বার্সেলোনা। বার্সেলোনা বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় শহরগুলোর একটি, ফুটবল এবং একই সাথে পর্যটনের কারণে। | বার্সেলোনা | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,128 | মনে করো তুমি একটি কলম। এখন তোমার আত্মকাহিনী লেখ। | আমি একটি কলম। নিচে আমার আত্মকাহিনী লেখা হলো।
আমি একটি ছােট্ট কলম। এতকাল আমি অন্যের কথা বলেছি। লিখেছি তাদের সুখের কথা, দুঃখের কাহিনী। উত্তর লিখেছি ছাত্রের পরীক্ষার খাতায়। ডাক্তার, উকিল, মাস্টার, কেরানি, জজ-ব্যারিস্টার আমাকে দিয়ে লিখিয়েছেন কত বিচিত্র বিষয়ে। গল্প, কবিতা লিখিয়েছেন কেউ বা আমাকে দিয়ে। আমি সারাটা জীবন মানুষের মনের কথা লিখলাম কিন্তু কেউ আমার কথা লিখল না। আমি নিতান্তই ভাষাহীন। তবু আমারও তাে জীবন বলে একটা কিছু আছে।
কলম হলেও আমার জন্মের একটি ইতিহাস আছে। সেই ইতিহাস খুব গৌরবের নয়। কিন্তু শিক্ষা ও সভ্যতা বিকাশে আমার বংশের অবদান কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। প্রবাদে আছে, ‘জন্ম হােক যথা তথা কর্ম হােক ভালাে। আমার কর্মের গুণেই আজ আমি মানুষের নিত্যসঙ্গী। আমাকে ছাড়া শিক্ষিত, সভ্য মানুষের একমুহূর্তও চলে না। আমার এই অনিবার্য ভূমিকার কথা বলছি বলে, কেউ মনে করবেন না যে, আমি নিজের মূল্য ও মর্যাদার কথা বাড়িয়ে বলছি। এতদিন মানুষ আমাকে দিয়ে নিজের মনের কথা লিখেছে। আমার কথা ভুলেও কেউ মনে করেনি। গান শেষে বীণা যেমন পড়ে থাকে মাটিতে অনাদরে, তেমনি অবস্থার শিকার আমিও। সবাই আমাকে কাজেই লাগিয়েছে কেউ আমাকে নিয়ে ভাবেনি। আমার কথা কারাে মুখে আসেনি। তাই আজ আমি নিজেই আমার কথা বলব। মন খুলে বলব। হৃদয় উজাড় করে বলব আমার জীবনকথা।
আমি ছিলাম একটা দোকানের শাে-কেসের ভেতরে। লাল একটা সুন্দর প্লাস্টিকের বাক্সে। অনেকদিন পড়েছিলাম এ অবস্থায়। একদিন সুবেশধারী এক দ্রলােক আমাকে তুলে নিলেন। পছন্দ হতেই কিনে নিলেন। আমাকে বাক্সসহ রেখে দিলেন ব্যাগে। বাড়িতে এসে তিনি বড়ছেলেকে উপহার হিসেবে দিলেন। ছেলেটি আমাকে পেয়ে খুব খুশি হলাে। পার্কার কলম, অনেক দামি। দেখতেও খুব সুন্দর। ভদ্রলােক হেসে বললেন, ‘খােকা, সামনে তােমার পরীক্ষা। ভালাে কলম দিয়ে লিখলে তােমার পরীক্ষা ভালাে হবে। এভাবে আমি ছেলেটির ভবিষ্যতের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেলাম।
পরদিন খােকা আমাকে স্কুলে নিয়ে গিয়ে তার বন্ধুদের দেখালাে। সবাই আমাকে নেড়েচেড়ে দেখল। বলল, “বেশ দামি কলম, দেখতেও কী সুন্দর। খােকা আমাকে খুব যত্নে বুকপকেটে আটকে রেখে রােজ স্কুলে যায়। কতরকম লেখা লেখে। গদ্য-পদ্য প্রশ্নের উত্তর। ইংরেজি, বাংলা, কখনাে অঙ্ক বা জ্যামিতি। এভাবে লিখতে লিখতে আমার প্রতি খােকার বেশ মায়া জন্মে গেল। একদিন ক্লাসের এক শিক্ষকও আমাকে ধরে নেড়েচেড়ে লিখে দেখে বেশ প্রশংসা করলেন। খােকাকে বললেন, "সাবধানে রেখাে, যেন হারিয়ে না যায়।"
ইতােমধ্যে আমার প্রতি অনেকের নজর পড়ল। একদিন টিফিন পিরিয়ডে থােকা আমাকে ভুলে টেবিলে রেখে পানি খেতে গেছে। এমন সময় একটি দুষ্ট ছেলে আমাকে নিয়ে গেল। লুকিয়ে ফেলল তার প্যান্টের পকেটে। আমাকে হারিয়ে খােকার মন খারাপ হয়ে গেল। অস্থির হয়ে সে ক্লাসের আনাচে কানাচে, বন্ধুদের কাছে অনেক খোঁজাখুঁজি করল। তারপর তার কলম হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাটা স্যারকে জানালাে। স্যার ক্লাসে কলম হারানাের ঘটনায় বেশ রেগে গেলেন। এতে দুষ্ট ছেলেটি খুব ভয় পেয়ে গেল। সবার অজান্তে সে আমাকে নিচে ফেলে পা দিয়ে আস্তে ঠেলে দিল খােকার পায়ের দিকে। আমি খােকার পায়ের কাছে গড়িয়ে গিয়ে পড়ে থাকলাম। মনে মনে বললাম, “খােকা, এই তাে আমি, আমাকে কুড়িয়ে তুলে নাও।কিন্তু আমার কথা তাে খােকার কানে যায় না। একসময় খােকার পায়ের সাথে লাগতেই সে নিচু হয়ে আমাকে তুলে নিল। আনন্দে সে বলে উঠল, "স্যার, এই তাে আমার কলম।" দুষ্ট ছেলেটি সাথে সাথে বলে উঠল, "স্যার, খােকা নিজেই কলম লুকিয়ে শুধু শুধু আমাদের বকা শুনিয়েছে।" খােকা তখন থতমত খেয়ে, আমতা আমতা করতে লাগল। খােকার অবস্থা দেখে আমার খুব কষ্ট হলাে।
খােকার কাছ থেকে চেয়ে নিয়ে খােকার মা বাজারের লিস্ট লেখেন আমাকে দিয়ে। বড়বােন রুমানা কখনাে আমাকে দিয়ে বন্ধুর কাছে চিঠি লেখে । এভাবে বছর গড়িয়ে খােকার এসএসসি পরীক্ষা এলাে। খােকা আমাকে দিয়ে একে একে তার সমস্ত পরীক্ষার উত্তর লিখল। তারপর আমি বেশ কিছুদিন খােকার টেবিলে অলস পড়ে থাকলাম। খােকার পড়ালেখা নেই, আমার ব্যবহারও তাই বন্ধ।
এসএসসি পরীক্ষায় খোকা খুব ভালাে ফল করল। পুরাে স্কুলের মধ্যে প্রথম হয়েছে খােকা। সবাই আনন্দে আত্মহারা। রুমানা বলল "খােকা, এটা তাের লাকি পেন। তাের সাফল্যের কিছু কৃতিত্ব এই কলমটাকে দেওয়া উচিত।" শুনে আমার কী যে আনন্দ হলো!
একদিন বিকেলে খােকার মা চিঠি লেখার জন্য আমাকে চেয়ে নিয়ে গেলেন। চিঠি লেখার পর তিনি আমাকে রেখে দিলেন টেবিলের ওপর। খােকার তিন বছরের ছােটবােন আমাকে হাতড়ে নিয়ে প্রথমে মুখে দিল। ঢাকনাটা খুলে ফেলে দিল একদিকে। তারপর ঘরের পাকা মেঝেতে ইচ্ছেমতাে ঘষল। আমার লেখার নিব ভোতা হয়ে দুমড়ে মুচড়ে গেল। শুধু তাই নয়, একসময় সে মুখে পুরে শক্ত দাঁতে কামড় দিয়ে ভেঙে ফেলল আমার দেহখানি। আমি খুব ব্যথা পেয়েছি। আমাকে এভাবে ভেঙে ফেলতে খােকার বুক যেন চুরমার হয়ে গেল। আমার এরকম পরিণতিতে খােকা কেঁদে ফেলল।
এখন আমি খােকাদের ময়লা ফেলার ঝুড়িতে পড়ে আছি। আমার শরীরের বিভিন্ন অংশ টুকরাে টুকরাে অবস্থায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ঢাকনাটা অবশ্য এখনাে খাটের পায়ার কাছে। কিছুক্ষণ পর হয়তাে কাজের মেয়েটা অন্য ময়লার সাথে আমাকেও ফেলে আসবে রাস্তার পাশে ডাস্টবিনে। এভাবে আমার মূল্যবান জীবনের অবসান হবে। তবু, বলতে পারি আমার জীবন ব্যর্থ হয়নি। তিন বছরের বেশি সময় ধরে আমি মানুষের ভালােবাসা, মায়া-মমতা পেয়েছি। পেয়েছি লাকি পেন হওয়ার সম্মান। আমি খােকার বুকপকেটে নিত্যসঙ্গী হয়ে ছিলাম। আমার দুঃখে একটি মানুষ যে চোখের জল ফেলেছে এতেই আমি ধন্য। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,129 | অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী সাহিত্যের ভাষা বাংলা। বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম ভাষাভিত্তিক জাতিরাষ্ট্র। বাংলাদেশের ৯৮.৯% মানুষের মাতৃভাষা বাংলা। বাংলা ভাষা বিকাশের ইতিহাস ১৩০০ বছরের অধিক পুরনো। গত সহস্রাব্দির সূচনালগ্নে পাল এবং সেন সাম্রাজ্যের প্রধান ভাষা ছিল বাংলা। সুলতানি আমলে অত্র অঞ্চলের অন্যতম রাজভাষা ছিল বাংলা। মুসলিম সুলতানদের পৃষ্ঠপোষকতায় গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্ম রচিত হয়েছিল বাংলা ভাষায়। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতাবিরোধী বাংলার নবজাগরণে ও বাংলার সাংস্কৃতিক বিবিধতাকে এক সূত্রে গ্রন্থনেও বাংলা ভাষা ও সাহিত্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৬ পর্যন্ত বাংলা ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ হলে পশ্চিম পাকিস্তানের বিবিধ রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক ও | সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান বাংলাদেশ নামক স্বাধীন ও সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদী ছাত্র ও আন্দোলনকারীরা সংখ্যাগরিষ্ঠের মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষাকরণের দাবীতে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেন। বাংলাকে রাষ্ট্রভাষাকরণের দাবিতে ক্রমবর্ধমান গণআন্দোলনের মুখে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার শেষ পর্যন্ত নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয় এবং ১৯৫৪ সালের ৭ই মে পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গৃহীত হয়। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম সংবিধান প্রণীত হলে ২১৪ নং অনুচ্ছেদে বাংলা ও উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,130 | ষাটের দশকে মাও সে তুং চীনে বিপ্লব শুরু করেন। আর তার হাতিয়ার ছিল একটি বই। ১৯৬৪ সালে 'মাওয়ের উক্তি' মানে এ বইটি প্রকাশিত হয়। বইটি নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখ। | বিংশ শতকের ষাটের দশকে চীনে মাও সে তু সাংস্কৃতিক বিপ্লবের পথ প্রশস্ত করেছিলেন। আর তার হাতিয়ার ছিল একটি বই। ১৯৬৪ সালে 'মাওয়ের উক্তি' নামে এ বইটি প্রথম চীনা ভাষায় প্রকাশিত হয়। এটি ছিল বুক পকেট সাইজের, যার পৃষ্ঠা সংখ্যা ছিল ২৫০। অধ্যায় ছিল ৩০টি। পানিরোধী ভিনাইল বোর্ডে বাঁধাই করা বইটির মলাট ছিল পাল। তাই পশ্চিমারা এর নাম দিয়েছিল 'লাল বই'। ১৯৬৬ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে বইটি বিদেশি ভাষায় প্রকাশ শুরু হয়। আমেরিকার বিবলিওগ্রাফিক্যাল সোসাইটির হিসাব মতে, ১৯৬৭ সালের মধ্যে বইটি মুদ্রিত হয় ৭২ কোটি কপি। ঐ সংস্করণে মাও-এর ছোট একটি ছবিসহ দুটি অধ্যায় নতুনভাবে যুক্ত করা হয়। ক্রমে ক্রমে যুক্তরাজ্য, সোভিয়েত ইউনিয়ন, জাপান, ফ্রান্স, কানাডা, আলজেরিয়া, ইরান, ইতালি, নেপাল, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, পোল্যান্ড, ডেনমার্ক, জার্মানিসহ ১০০টিরও বেশি দেশের বুক স্টলে বিক্রি হয় বইটি। বর্তমানে বইটিতে রয়েছে ৩৩টি অধ্যায় ও ৪২৭টি উক্তি। ইতিহাসের সর্বাধিক প্রকাশিত বইয়ের তালিকার শীর্ষস্থান এখনও ধরে রেখেছে মাওয়ের লাল বই। অনেকের মতে, বইটির ৬৫০ কোটি কপি প্রকাশিত হয়েছে এ পর্যন্ত। আর সর্বকালের সেরা ১০টি বইয়ের মধ্যে রয়েছে লাল বই। সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী লড়াইয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র হয়ে উঠেছিল এ বই। মুক্তিকামী মানুষ এখনো রণকৌশল খোঁজে বইটিতে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,131 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
কাজিমিরো ২০০৯ সালে ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে ব্রাজিলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ব্রাজিলের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৫৬ ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন। তিনি ব্রাজিলের হয়ে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ৪টি কোপা আমেরিকায় | (২০১৫, ২০১৬, ২০১৯ এবং ২০২১) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৯ সালে তিতের অধীনে কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়লাভ করেছেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,132 | অপেক্ষক বা ফাংশন | একটি গাণিতিক ধারণা যা দুইটি রাশির মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতা প্রকাশ করে। একটি রাশিকে বলা হয় প্রদত্ত রাশি, বা স্বাধীন চলক বা অপেক্ষকটির আর্গুমেন্ট বা ইনপুট। অপরটিকে উৎপাদিত রাশি বা অপেক্ষকের মান বা আউটপুট বলা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,133 | বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে কি তুমি একমত? | বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে আমি একমত।
ভাষা আন্দোলন বাঙালিকে জাতীয়তাবোধে ঐক্যবদ্ধ করে। পাকিস্তানের প্রতি বাঙালির যে মোহ কাজ করছিল তা দ্রুত কেটে যায়। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাঙালি নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ভাষাকেন্দ্রিক এই ঐক্যই বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি রচনা করে যা পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ভাষার দাবিতেই বাঙালি সর্বপ্রথম অধিকার আদায়ের সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করে। এভাবেই বাঙালির মাঝে অধিকার আদায়ের চেতনা জাগ্রত হয়। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি। ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। এই ঐক্যবদ্ধতাই বাঙালিকে এনে দিয়েছে স্বাধীনতার লাল সূর্য। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,134 | নিচের শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখুন :
শাড়ী পরার জন্য সামাজিক মাধ্যমে আহ্বান | ভারতের নারীরা ঐতিহ্যবাহী পোশাকের প্রতি তাদের ভালবাসা প্রকাশ করছেন সামাজিক মাধ্যমে ছবি দিয়ে
দৈনন্দিন ব্যস্ততায় ধীরে ধীরে শাড়ীর বদলে, সহজ-স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করা যায় এমন পোশাকই বেছে নিতে শুরু করেন মেয়েরা।
কিন্তু নারীদের আবার শাড়ীতে ফিরিয়ে আনতে অভিনব এক উদ্যোগ শুরু হয়েছে ভারতে।
দক্ষিণ ভারতের ব্যাঙ্গালুরুর দুই বান্ধবীর আক্ষেপ ছিল, পোশাক হিসেবে শাড়ীই তাদের পছন্দের শীর্ষে থাকলেও, খুব কম সময়ই তারা এই পোশাকটি পরেন।
কেননা স্বচ্ছন্দে চলাফেরার জন্য শাড়ীর বদলে ব্যবহারিক পোশাক হিসেবে জিনস বা সালোয়ার-কামিজই প্রাধান্য পেয়েছে অনেক বেশি। অথচ দক্ষিণ এশিয়ার নারীদের পোশাক হিসেবে বরাবরই শ্রেষ্ঠ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে শাড়ী।
এ কারণে গত মার্চ মাসের শুরু থেকে ব্যাঙ্গালুরুর দুই নারী ব্যবসায়ী আলী মাথান এবং আঞ্জু মোঘল কদম ভারতীয় নারীদেরকে সপ্তাহে অন্তত দুটি দিন কিংবা বছরে অন্তত ১০০ বার শাড়ী পরার জন্য আহ্বান জানান। আর তাদের এই আহ্বানে রীতিমত সাড়া পড়ে যায় সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক ও টুইটারে।
এরপর টুইটারে তাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে শাড়ী পরে নিত্য-নতুন ছবি পোস্ট করতে থাকেন ফলোয়াররা।
শাড়ী পছন্দের শীর্ষে থাকলেও নিয়মিত পরতে না পারায় আক্ষেপ ছিল দুই বান্ধবীর
ফেসবুকেও ১০০ দিন শাড়ী পরার লক্ষ্য নিয়ে ওয়েব পেইজ খোলা হয়। সেই পেইজেও শাড়ী পরার ছবি, অনুভূতি ভাগাভাগি করেন সদস্যরা।
শাড়ীকে তারা কতটা ভালবাসেন, কেন ভালবাসেন, কবে কোথায় কোন অনুষ্ঠানে শাড়ী পরার সুযোগ হল সে সবই শেয়ার করছেন সদস্যরা।
এরকম একটি ফেসবুক পাতায় একজন নারী নিজের শাড়ী পরা ছবি দিয়ে ক্যাপশনে লিখেছেন “পরপর দুদিন দুটো অনুষ্ঠানের কারণে আমার প্রিয় পোশাক শাড়ী পরার সুযোগ হল, সেই সাথে সুযোগ হল ছবি শেয়ারেরও”।
বিবিসি ট্রেন্ডিংকে আঞ্জু মোঘল কদম বলেন, প্রতিটি শাড়ীর ক্ষেত্রে একেকটি উপলক্ষ, আবেগ বা সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে একধরনের স্মৃতি তৈরি হয়।
যখন আপনি শাড়ী পরবেন আপনার মধ্যে অন্যরকম একটি দীপ্তি কাজ করবে।
তিনি বলেন, তারা মনে করেন না যে ভারতে শাড়ী কখনও একেবারে হারিয়ে যাবে। তবে এর মধ্য দিয়ে তারা এই পোশাকটির বৈচিত্র্য ও উজ্জ্বলতাকে আবার তুলে ধরতে চান। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,135 | নিন্মলিখিত অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ:
জীবনের কল্যাণের জন্য, মানুষের সুখের জন্য এ জগতে যিনি কথা বলিয়া থাকেন তাহাই সাহিত্য।বাতাসের উপর কথা ও চিন্তা স্থায়ী হইতে পারে না মানব জাতি তাই অক্ষর আবিষ্কার করিয়াছে। মানুষের মূল্যবান কথা, উৎকৃষ্ট চিন্তাগুলি কোন যুগে পাথরে, কোন যুগে গাছের পাতায় এবং বর্তমানে কাগজে লিখিয়া রাখা হইয়া থাকে। যে নিতান্তই হতভাগা সেই সাহিত্যকে অনাদর করিয়া থাকে। সাহিত্যে মানুষের সকল আখাঙ্ক্ষার মীমাংসা হয়। তোমার আত্মা হইতে যেমন তুমি বিচ্ছিন্ন হইতে পার না, সাহিত্যকেও তেমনি তুমি অস্বীকার করিতে পার না উহাতে তোমার মৃত্যু, তোমার দুঃখ ও অসম্মান হয়। | মানব কল্যাণে ও সুখের নিমিত্তে সুবিন্যস্ত কথামালার স্থায়িত্ব দেওয়ার জন্য লেখকগণ অক্ষর আবিষ্কার করেন। কালের পরিক্রমায় মানুষের মূল্যবান বাণী, উৎকৃষ্ট চিন্তা ও গবেষণা বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় প্রস্তরখ খন্ডে, গাছের পাতায়, পশুর চামড়ায়, কাগজে, লিপিবদ্ধ হচ্ছে। সাহিত্য হিসেবে বিবেচিত সকল কথামালা জাতিসত্ত্বার আখাঙ্ক্ষারই প্রতিচ্ছবি। যার অপ্রয়োজনীয়তা অনুভব মূর্খতার শামিল। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,136 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
এদেশের স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে | দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার” হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,137 | বাগদা চিংড়ি কোন দশক থেকে বাংলাদেশের রপ্তানী পণ্য হিসেবে স্থান করে নেয়? | বাংলাদেশের সুন্দরবন এলাকায় চিংড়ি চাষ শুরু হয় ১৯২৯-৩০ সাল থেকে। কিন্তু সত্তর দশকের পর বিশ্ববাজারে এর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আশির দশক থেকে চিংড়ি চাষের সম্প্রসারণ ঘটে এবং এটি রপ্তানিপণ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,138 | একটি বনের একটি হ্রদ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন | একটি হ্রদ হল একটি বৃহৎ জলের দেহ যা মাছ, ব্যাঙ, রাজহাঁস, অন্যান্য জলের বন্যপ্রাণী এবং সেইসাথে জলের জন্য স্থল প্রাণীদের দ্বারা ঘন ঘন বাস করে। ঈগলরা হ্রদের জলে মাছ শিকার করে। গরমের দিনে হ্রদের স্থির জল পরিষ্কার আকাশে মেঘের প্রতিফলন ঘটায়, মনে হয় যেন হ্রদটি আকাশেরই সম্প্রসারণ। শীতকালে, হ্রদের পৃষ্ঠ হিমায়িত হয়। শরৎকালে আশেপাশের গাছের খসে পড়া বাদামী পাতাগুলো ছোট নৌকার মতো পানিতে ভেসে বেড়ায়। বর্ষাকালে হ্রদের জল বর্ষার বৃষ্টিতে প্রায়ই এর পাড় উপচে পড়ে ফুলে ওঠে। ব্যাঙ ক্রমাগত ক্রন্দন করে। একটি হ্রদ প্রকৃতির একটি সুন্দর সৃষ্টি এবং আমাদের বাস্তুতন্ত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,139 | অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
স্বাধীনতা জাদুঘর বাংলাদেশের ভোলার বাংলাবাজারে অবস্থিত একটি জাদুঘর ও গবেষণাগার। এ জাদুঘরে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন | পর্যন্ত পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনাবলীর তথ্য ও তথ্যচিত্র সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,140 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামির পর উদ্ধারকার্যে নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবকদের উৎসাহিত করার জন্য, জনসেবামূলক ঘোষণা হিসেবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোয় কানেকোর কবিতা, "আর ইউ অ্যান একো?" বাজানো হয়। | ২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামি | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,141 | নিম্নলিখিত সম্পূর্ণ করুন :
ভারতীয় ফেডারেশনের সাথে সমস্যার ও আর্থিক সংকটের কারণে সিং ২০১৫ থেকে ২০১৬ সালে মাত্র ছয়টি ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেছে। ২০১৬ তুরস্কে গ্রান্ড প্রিক্স ইভেন্টে অংশগ্রহণে, তুরস্ক সফরের বিমান টিকেটের টাকা জন্য তার পিতা মাতা তাদের লাইফ সেভিংয়ের টাকা দেন। | ২০১৬ দক্ষিণ এশীয় গেমসে তিনি ৯০ কেজি বিভাগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সেখানে তিনি নেপালের সঞ্জয় রানা ও বাংলাদেশের জাহাঙ্গীর আলমকে পরাজিত করে ফাইনালে উঠেন এবং ফাইনালে ৪৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে আফগানিস্তানের মোহাম্মদ কাকরকে পরাজিত করে স্বর্ণ পদক জিতেন। ২০১৬ সালের এপ্রিলে উজবেকিস্তানের তাসখন্দে অনুষ্ঠিত এশিয়ান জুডো চ্যাম্পিয়নশিপে সিং ইরানি জুডোকা সায়েদ মোরারিকে পরাজিত করে সেমিফাইনালে উঠেন কিন্তু সেমিফাইনালে চীনা জুডোকা জিংজাও জেনের নিকট পরাজিত হন এবং স্কোরে পঞ্চম স্থান অর্জন করেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,142 | উত্তর কোরিয়া মনে করে বহির্বিশ্বের আক্রমণ ঠেকাতে পারমানবিক শক্তিই একমাত্র উপায়।
আর তা হলে কিভাবে হবে, তার ফল কি হবে সেটি নিয়েও রয়েছে অনেক জল্পনা কল্পনা।
চলুন জেনে নেয়া যাক এই সংকট আসলে কি নিয়ে।
উত্তর কোরিয়া কেন পারমানবিক অস্ত্র চায়?
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কোরিয়ান উপদ্বীপ বিভক্ত করে ফেলা হয়। উত্তর কোরিয়া স্ট্যালিনপন্থী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রটিকে শুরু থেকেই স্বৈরতান্ত্রিক বলা হয়ে থাকে।
উত্তর কোরিয়া সব সময় বিশ্ব রাজনীতি থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছে।
আরো পড়ুন:
ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ: উত্তর কোরিয়া কী বার্তা দিচ্ছে
কোরিয়া যুদ্ধে '২১ দিনে মারা যাবে ২০ লাখ লোক'
অথবা বেশিরভাগ রাষ্ট্র দেশটির সাথে দূরত্ব বজায় রেখেছে।
উত্তর কোরিয়া মনে করে বহির্বিশ্বের আক্রমণ ঠেকাতে পারমানবিক শক্তিই তাদের জন্য একমাত্র উপায়।
উত্তর কোরিয়া এ পর্যন্ত ছয়বার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে।
উত্তর কোরিয়া কি সত্যিই পারমানবিক হামলা চালাতে সক্ষম?
সম্ভবত সক্ষম কিন্তু তারা সত্যিই এমন হামলা চালাবে তা মনে হয়না।
উত্তর কোরিয়া এ পর্যন্ত ছয়বার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। দেশটির দাবি এর একটি হাইড্রোজেন বোমা।
উত্তর কোরিয়া আরো দাবি করে যে তারা এমন একটি পরমাণু অস্ত্র তৈরি করেছে যা দুর পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা বহন করা যাবে এমন ছোট আকারের।
যদিও এই দাবি নিরপেক্ষ সূত্র দ্বারা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
তবে দেশটির এই দাবির জবাবে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র ও ইওরোপিও ইউনিয়ন উত্তর কোরিয়ার উপরে তাদের অবরোধ আরো কঠোর করেছে।
কিম জং আনকে কেন ক্ষমতা থেকে অপসারণ সম্ভব নয়?
দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের দিকে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র তাক করা রয়েছে।
কোন হামলার জবাবে বিধ্বংসী প্রতিশোধ নিতে পারে উত্তর কোরিয়া।
আর তাছাড়া এশিয়ার সবচাইতে শক্তিশালী দেশ চীন উত্তর কোরিয়া শাসক পরিবর্তন চায়না।
ট্রাম্প ও কিম সত্যিই আলাপে মিলিত হলে তা তবে হবে অভূতপূর্ব।
তাদের ধারনা উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া একত্রিত হয়ে গেলে একদম তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে মার্কিন সেনাবাহিনীকে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থানরত মার্কিন সেনারা তাদের সীমানা পর্যন্ত পৌঁছে যাবে বলে চীনের আশংকা।
অভূতপূর্ব কিছু কি সামনে অপেক্ষা করছে?
পূর্বে সাহায্যের বিনিময়ে উত্তর কোরিয়ার প্রতি অস্ত্র সমর্পণের বেশ কিছু প্রস্তাব ব্যর্থ হয়েছে।
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন| | সংক্ষেপে জেনে নিন উত্তর কোরিয়া সংকট| | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,143 | নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন:
লন্ডনে ৭ জুলাই আত্মঘাতী বোমা | হামলার ঘটনায় দীর্ঘ পুলিশ তদন্তের পর এই মামলায় প্রথম বড় গ্রেফতারির ঘটনা ঘটেছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,144 | মানুষের রক্তে পিএইচ (PH) -এর মান কত? | মানুষের রক্তে পিএইচ (PH) -এর মান ৭.৩৫ থেকে ৭.৪৫ এর মধ্যে থাকে। পিএইচ হল একটি পরিমাপ যা কোনও তরলের কতটা ক্ষারীয় বা কতটা অম্লীয় তা নির্ধারণ করে। ৭ হল নিরপেক্ষ পিএইচ (PH), ৭ এর কম মানে অম্লীয় এবং ৭ এর বেশি মানে ক্ষারীয়। মানুষের রক্তের পিএইচ ক্ষারীয় হয় কারণ এটিতে বাইকার্বোনেট আয়ন থাকে, যা ক্ষারীয়। বাইকার্বোনেট আয়ন রক্তে অম্লতা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
মানুষের রক্তে পিএইচ -এর মান পরিবর্তিত হতে পারে, তবে এটি সাধারণত একটি ছোট পরিসরে থাকে। পিএইচ -এর মান যদি খুব বেশি বা খুব কম হয়ে যায় তবে এটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
পিএইচ -এর মান পরিবর্তনের কিছু কারণ হল:
১. খাদ্য: কিছু খাবার, যেমন মাংস, মাছ এবং ডিম, রক্তের পিএইচ -এর মান কমিয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে, কিছু খাবার, যেমন ফল, শাকসবজি এবং দুগ্ধজাত পণ্য, রক্তের পিএইচ -এর মান বাড়িয়ে দিতে পারে।
২. রোগ: কিছু রোগ, যেমন কিডনি রোগ এবং ডায়াবেটিস, রক্তের পিএইচ -এর মান পরিবর্তন করতে পারে।
৩. ওষুধ: কিছু ওষুধ, যেমন অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিকনভালসেন্ট, রক্তের পিএইচ -এর মান পরিবর্তন করতে পারে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,145 | কোনো শসা কাটার পদ্ধতি বলুন। | শসা কাটার অনেকগুলি পদ্ধতি আছে। এখানে একটি সহজ পদ্ধতি দেওয়া হল:
শুরুতে শসা ধুয়ে ভালো করে মুছে নিন। এরপর একটি ধারালো ছুরি দিয়ে শসার মাঝখান থেকে দুই টুকরো করে নিন। প্রতিটি টুকরোকে আবার দুই টুকরো করে নিন। এখন প্রতিটি টুকরোকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী পাতলা বা মোটা করে কেটে নিন।
আপনি চাইলে শসার বীজগুলি বের করে নিতে পারেন। বীজগুলি বের করতে, শসাকে একটি চামচ দিয়ে কেটে নিন। তারপর, চামচ দিয়ে বীজগুলি বের করে ফেলুন।
এরপর আপনি সেই শসা সবজি হিসেবে রান্না করতে পারেন। অথবা শসা খাবার জন্য পরিবেশন করতে পারেন। খাবার জন্য পরিবেশন করতে চাইলে শসাতে কিছুটা লবন মেখে নিন। তাহলে শসা আরও সুস্বাদু হবে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,146 | নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
কম্পিউটার সিস্টেমের মধ্যে চারটি মূল অংশ থাকে: | স্মৃতি, প্রসেসর, আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি এবং তথ্য প্রবেশ ও নির্গমন ব্যবস্থা (ইনপুট-আউটপুট ) | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,147 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
ব্রিটিশ একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন আর্টস পুরষ্কারে চার বিভাগে মনোনীত হয়েছিল। এটিকে এখন পর্যন্ত সর্বাধিক মনোনীত ডকুমেন্টারি হিসাবে মনে করা হচ্ছে।এটি | ৯২তম একাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কার এর জন্য মনোনীত হয়েছিল। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,148 | নিচের বাক্যটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও
কমলালেবু, লাল আপেল, হলুদ কলা এবং সবুজ তরমুজ রোদে শুয়ে ফলের বাজারটি বেশ সুন্দর লাগছিল
প্রশ্ন
ফলের বাজারে কোন ফল বিক্রি হচ্ছে? | ফলের বাজারে বিক্রি হচ্ছে কমলা, আপেল, কলা ও তরমুজ | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,149 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন |
পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত, মলদোভার পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে রোমানিয়া এবং উত্তর, দক্ষিণ এবং পূর্বে ইউক্রেনের সীমানা বেষ্টিত। এর বেশিরভাগ অঞ্চল এই অঞ্চলের দুটি প্রধান নদী, নিস্ত্রু এবং প্রুতের মধ্যে অবস্থিত। উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বে ইউক্রেনের সাথে মলদোভার সীমান্তের একটি ছোট্ট অংশ নিস্ত্রু তৈরি করেছে, তবে এটি মূলত দেশটির পূর্ব অংশে প্রবাহিত হয়ে বেসারাবিয়া এবং ট্রান্সনিস্ট্রিয়ার বিচ্ছেদ ঘটিয়েছে। প্রুথ নদী | রোমানিয়ার সাথে মলদোভার পুরো পশ্চিম সীমানা গঠন করে। দানিউব তার দক্ষিণ প্রান্তে মলদোভান সীমানা স্পর্শ করে এবং ২০০ মিটার (৬৫৬ ফুট) সীমানা গঠন করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,150 | স্টার ওয়ার্সের ডার্থ মাউল কে ছিলেন? | ডার্থ মাউল ছিলেন স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির একজন কাল্পনিক চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড, যিনি ডার্থ সিডিয়াসের প্রথম শিষ্য ছিলেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত শক্তিশালী এবং দক্ষ একজন সিথ লর্ড এবং তিনি তার দুই-মুখী লাইটসেবার ব্যবহারের জন্য বিখ্যাত ছিলেন।
সিডিয়াস তাকে একটি সিথ লর্ডে পরিণত করার জন্য প্রশিক্ষণ দেন এবং মাউল খুব শীঘ্রই একজন দক্ষ সিথ লর্ড হয়ে ওঠেন এবং জেডিদের প্রতি তার ঘৃণা জন্মে।
মাউলের প্রথম ও প্রধান কাজ ছিল জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করা। তিনি জেডি অর্ডারের অনেক সদস্যকে হত্যা করেন এবং তিনি জেডি মাস্টার কুই-গন জিনের সাথে এক যুদ্ধে গিয়েছিলেন। যুদ্ধে কুই-গন জিন মারা যান কিন্তু কুই-গনের শিষ্য ওবি-ওয়ান কেবোনির হাতে মাউলও গুরুতরভাবে আহত হন। ওবি ওয়ান কেনোবি ডার্থ মাউলকে কোমরের কাছে থেকে দুই অংশে বিভক্ত করে ফেলেন। তবে অবিশ্বাস্যভাবে তিনি মৃত্যুবরণ করেন না। কিন্তু আহত হওয়ার পরে তিনি সিথ লর্ডের পদ হারান।
মাউল পরে তার সহদরদের খুঁজে পান এবং তিনি তার নিজের অর্ডার তৈরি করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ওবি-ওয়ান কেনোবি দ্বারা আবার পরাজিত হন এবং তিনি ওবি-ওয়ান তাকে হত্যা করে।
মাউল ছিলেন একজন জটিল এবং আকর্ষণীয় চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন শক্তিশালী এবং দক্ষ সিথ লর্ড। তিনি স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এবং তিনি আজও অনেক ভক্তদের পছন্দের চরিত্র। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,151 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
১৯৭১ সালে তিনি ইন্দোনেশিয়ায় পাকিস্তান দূতাবাসে দ্বিতীয় সচিবের দায়িত্ব পালন করা কালীন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সংশ্লিষ্ট হন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বাংলাদেশের বিকল্প প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেছিলেন। তিনি ২০০৮ সালে যশোর-২ থেকে সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি প্রবাস বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৩ ই সেপ্টেম্বর ২০১২-এ তাকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রী করা হয়েছিল। | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,152 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের মহা ভূমিকম্পের কাঠমান্ডুতে আহতদের সেবায় বিদ্যাবতী | কংসকারের অবদানের কাহিনী ছোটবেলা থেকে শোনার পর তারা দেবী নার্সিংয়ে আগ্রহী হয়েছিলেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,153 | শিশির রাতে পড়ে কেন? | দিনের বেলা পৃথিবী সূর্যের তাপ শোষণ করে গরম হয় এবং রাতে তাপ বিকিরণ করে ঠাণ্ডা হতে থাকে। ভূ-পৃষ্ঠের সংলগ্ন বায়ুস্তরও ঠাণ্ডা হয়ে জলীয়বাষ্প দ্বারা সম্পৃক্ত হয়। ফলে বায়ুমন্ডলে জলীয়বাষ্প ঘনীভূত হয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পানি কণায় পরিণত হয়ে শিশিররূপে নিচে পড়ে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,154 | অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন :
অনুচ্ছেদ :
সীয়িং রেড মার্কিন টেলিভিশন নাটক সিরিজ ডেক্সটারের প্রথম মৌসুমের দশম পর্ব। ২০০৬ সালের ৩রা ডিসেম্বর এটি শো টাইমে সর্বপ্রথম প্রচারিত হয়।[1] পর্বটি লিখেছিলেন কেভিন আর. মেনার্ড এবং পরিচালনা করেছিলেন মাইকেল কুয়েস্তা। পর্বটিতে মায়ামি হোমিসাইড ডিপার্টমেন্টের দল একটি রক্তাক্ত অপরাধ এলাকা পরিদর্শন করে। সেখানে বিশেষজ্ঞ ডেক্সটার মর্গান ( মাইকেল সি. হল) নিজের ছোটবেলার আঘাতমূলক স্মৃতির মুখোমুখি হয়। অন্যদিকে, ডেক্সটারের গার্লফ্রেন্ড রিটা বেনেট (জুলি বেঞ্জ) কে তার প্রাক্তন স্বামী পল বেনেট (মার্ক পেলেগ্রিনো) কে হামলার দায়ে অভিযুক্ত এবং তার বাচ্চাদের নিজের কাছে রাখার আইনগত হারানোর ঝুঁকির সম্মুখীন হয়। গোয়েন্দা এঞ্জেল বাতিস্তা (ডেভিড জায়াস) আইস ট্রাক খুনী "শারীরিকভাবে বিকলাঙ্গের প্রতি যৌনতার জন্য আকৃষ্ট" বলে ইঙ্গিত পায়।
প্রশ্ন :
মার্কিন টেলিভিশন নাটক সিরিজ 'ডেক্সটার'এর পরিচালক কে ছিলেন ?
| মার্কিন টেলিভিশন নাটক সিরিজ 'ডেক্সটার'এর পরিচালক ছিলেন মাইকেল কুয়েস্তা | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,155 | পারকীর চর কোথায় অবস্থিত? এটি সম্পর্কে কিছু বলো। | চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা থানায় অবস্থিত পারকী সমুদ্রসৈকত। স্থানীয়দের কাছে এটির পরিচয় 'পারকীর চর' হিসেবে। এছাড়া অনেকে এটিকে 'পারকী বিচ' বলেও পরিচয় দেন৷ চট্টগ্রাম শহর থেকে দৃষ্টিনন্দন এ সমুদ্রসৈকতটির দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার। এটি মূলত কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত। চট্টগ্রাম সার কারখানা ও কাফকো যাওয়ার পথ ধরে এ সৈকতে যেতে হয়।
পারকী সমুদ্রসৈকতে যাওয়ার পথে দেখা মিলে নয়নাভিরাম নানা দৃশ্য। আঁকা-বাঁকা পথ ধরে এ সমুদ্রসৈকতে যাওয়ার সময়ই চোখে পড়ে দূরের ছোট ছোট দৃষ্টিনন্দন পাহাড়, ঝুলন্ত তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু, সরু রাস্তার দুপাশে সারি সারি গাছ ও সবুজ প্রান্তর। তাছাড়া এ সমুদ্রসৈকতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের মতো অসংখ্য ঝাউ গাছ আর ঝাউবনও রয়েছে। তবে অন্য যে কোনো সৈকতের মতো পারকীরও সবচেয়ে বড় আকর্ষণ কিন্তু সমুদ্র নিজেই। একটানা বহুদূর পর্যন্ত বিস্তৃত এ সমুদ্রসৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখা বা পড়ন্ত বিকেলে সৈকতের এক প্রান্ত থেকে অন্য ধান্তে হেঁটে বেড়ানোর আনন্দও তাই অতুলনীয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,156 | এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
বিদ্যালয়টি ১৮৬১সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২০১১ সালে বিদ্যালয়টির ১৫০ তম বর্ষপূর্তি উৎসব পালন করা হয়। ২০১৩ সালে ১৫২তম বর্ষপূর্তি উৎসব পালন করা হয়। ২০১৬ সালে ১৫৫ তম বর্ষপূর্তি পালন করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি পাবনা জেলার ঐতিহ্য। বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত। | মহান মুক্তিযুদ্ধ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,157 | একটি শহরের একটি শীতল শীতের দিন বর্ণনা করুন | শহরের রাস্তা, মহাসড়ক, উঁচু দালান ও ফুটপাথে তুষারপাত মৃদুভাবে পড়েছিল। একটি ঠাণ্ডা হাওয়া পথচারীদের কোটকে ঝাঁকুনি দিয়েছিল যখন তারা তাদের হাতে গরম কফি নিয়ে কাজ করার জন্য তাড়াহুড়ো করে। যেসব বাড়িতে ফায়ারপ্লেস ছিল সেগুলো উষ্ণতার জন্য জ্বলছিল। বুট, সোয়েটার, মাফলার বিক্রির দোকানগুলোতে ভালো বিক্রি হচ্ছে। এক পাক্ষিক থেকে সূর্য ওঠেনি। এটি একটি অন্ধকারময় শীতের দিন ছিল যেখানে পাতাহীন গাছগুলি আকাশের বিপরীতে বিশাল কঙ্কালের মতো দাঁড়িয়ে ছিল | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,158 | ফটোইলেক্ট্রিক প্রভাব কী? | ফটোইলেক্ট্রিক প্রভাব বা আলোকতড়িৎ ক্রিয়া হলো এমন একটি ঘটনা যেখানে আলো কোনো বস্তুর উপর পড়লে বস্তুটি হতে ইলেকট্রন নির্গত হয়।
আইনস্টাইন ১৯০৫ সালে আলোকতড়িৎ ক্রিয়া আবিষ্কার করেন এবং একটি গবেষণাপত্রে তা প্রকাশ করেন। এই আবিষ্কারের জন্য তাকে ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার দেওয়া হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,159 | এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
হিশাম ইবনুল আস ১৩ হিজরি/৬৩৪ খ্রিষ্টাব্দে আজনাদাইনের যুদ্ধে শাদাদাত বরণ করেন । তবে কোন বর্ণনামতে ৬৩৬ খ্রিষ্টাব্দে ইয়ারমুকের যুদ্ধে শাহাদাত বরণ করেন । | ইয়ারমুকের যুদ্ধ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,160 | জাতিসংঘ কত সালে প্রতিষ্ঠান করা হয়? | জাতিসংঘ ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠান করা হয়। ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর ৫১টি রাষ্ট্র জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করার মাধ্যমে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,161 | নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
মহাবিশ্ব অতি ক্ষুদ্র কণার সমন্বয়ে গঠিত | এটা অনেক পুরাতন ধারণা। গ্রীস এবং ভারতবর্ষের বিভিন্ন শাস্ত্রে এই ক্ষুদ্র বস্তুর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এই তত্ত্বের পিছনে দার্শনিক এবং তাত্ত্বিক ধারণাই প্রবল ছিলো, কোন প্রকার প্রমাণ বা পরীক্ষণ ছিলো না। তাই পরমাণুর গঠন এবং বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে তাদের ধারণা ভুল ছিলো। সবাই এই তত্ত্ব বুঝতে সক্ষম হয় নাই। তবে পদার্থের প্রকৃতি বর্ণনা করার জন্য পরমাণুবাদই একমাত্র তত্ত্ব ছিলো। যা ১৯ শতকের প্রথম ভাগে বিজ্ঞানীরা গ্রহণ করে পরিমার্জন করেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,162 | এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
১৯১৬ সালের সেপ্টেম্বরে আরব বিদ্রোহের | সময় হাশিমি বাহিনী তাইফ দখল করে। পরে তা হেজাজ রাজতন্ত্রের সাথে যুক্ত করা হয়। তবে হাশিমিরা দীর্ঘসময় তাইফের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে পারেনি। হুসাইন বিন আলি এবং আবদুল আজিজ ইবনে সৌদের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ অবস্থার জন্য দ্রুত সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। প্রথম হাশিমি-সৌদি যুদ্ধের পর ১৯১৯ সালে চুক্তির মাধ্যমে সাময়িকভাবে সহিংসতা বন্ধ হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,163 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
পরবর্তীতে অধ্যায়-অধ্যায়ভাবে জিহাদগুলোর আলোচনা এসেছে, যাতে প্রত্যেকটি জিহাদের বিস্তারিত বিবরণ, তার শিক্ষা এবং আনুষঙ্গিক আরও নানান বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সেগুলোতে রয়েছে | উহুদের যুদ্ধ, মুসলমানদের শক্তির মূলকেন্দ্র এবং তাতে গাফিলতির ফল, খন্দকের যুদ্ধ, সঙ্কট-সন্ধিক্ষণ ও অবরোধের আঁধারে ইসলামী বিজয়ের আলোকরশ্মি, জিহাদ ও শাহাদাতের জন্য মায়ের অনুপ্রেরণা দান, গাযওয়ায়ে বনু কুরাইজা, সাদ ইবনে মুয়াজের সত্যপ্রীতি ও অটল সিদ্ধান্ত এবং আপনের ক্ষেত্রে শিক্ষা, হুদাইবিয়ার সন্ধি, হিলম ও হেকমতের সম্মেলন, মুসলিম-পরীক্ষা, অবমাননাকর সন্ধি অথবা সুস্পষ্ট বিজয়, এই সন্ধি কীভাবে বিজয় ও সাফল্যে পরিবর্তিত হলো, খালিদ বিন ওয়ালিদ ও আমর ইবনুল আসের ইসলাম গ্রহণ ইত্যাদি ছাড়াও আরও নানান ধরনের শিক্ষণীয় ঘটনা ও উপদেশ। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,164 | অনুচ্ছেদ লিখুন: ঈদ উৎসব। | ঈদ উৎসব প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব। ঈদ মানে খুশি বা আনন্দ। ঈদ উৎসব মানে খুশির উৎসব। এ দিনটি মুসলমানদের ঘরে খুশির বন্যা বয়ে আনে। ছোট-বড়, ধনী-গরিব সবাই সব ভেদাভেদ ভুলে এদিন আনন্দে মেতে ওঠে। সবাই নতুন জামা-কাপড় পরে। বাড়িতে ভালো খাবার রান্না হয়। ছেলেরা পাঞ্জাবি-পাজামা পরে ইদের নামাজ পড়তে ঈদগাহতে যায়। বছরে দুটি ঈদ উৎসব পালিত হয়। এ দুটি উৎসব হচ্ছে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা। দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখা তথা সিয়াম সাধনার পর যে ঈদ উৎসব পালন করা হয় তাই ঈদুল ফিতর। একে রমজানের ঈদও বলা হয়। ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী প্রতি রমজানের ঈদে ধনীরা দরিদ্রদের ফিতরা দিয়ে থাকে। রোজার ঈদের দুই মাস দশ দিন পর অর্থাৎ আরবি জিলহজ্জ মাসের দশ তারিখ যে ইদ উৎসব পালন করা হয় তাই ঈদুল আযহা। এই দিন পশু কোরবানি দেওয়া হয় বলে একে কোরবানির ঈদও বলা হয়। কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রির টাকাসহ ধনীরা দরিদ্রদের বিভিন্ন জিনিস প্রদান করে থাকে। একে যাকাত বলা হয়। তবে এ যাকাত দুই ঈদের যেকোনোটিতেই দেয়া যায়। ঈদ উৎসবের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক। এ উৎসব শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, জাতীয় জীবনে এর প্রভাব অপরিসীম। ঈদ আমাদের ত্যাগ ও কল্যাণের শিক্ষা দেয়। ঈদ উৎসবে ধনী-গরিব সবাই পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে নতুন প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বস্তুত ঈদ উৎসব সকলের মাঝে সাম্য ও মৈত্রীর বন্ধন রচনা করে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,165 | কোনো তারের রোধ নির্ভর কী কী বিষয়ের উপরে নির্ভর করে? | কোনো তারের রোধ নির্ভর করে তিনটি প্রধান বিষয়ের উপর:
১. তারের উপাদান: বিভিন্ন পদার্থের বিভিন্ন আপেক্ষিক রোধ থাকে। যে পদার্থের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তার রোধও বেশি হবে। উদাহরণস্বরূপ, তামা ও অ্যালুমিনিয়ামের আপেক্ষিক রোধ খুব কম, তাই এদের তৈরি তারের রোধও কম হয়। অন্যদিকে, লোহা ও নিকেল-ক্রোমিয়ামের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তাই এদের তৈরি তারের রোধও বেশি হয়।
২. তারের দৈর্ঘ্য: তারের দৈর্ঘ্য বাড়লে তারের রোধও বাড়ে। কারণ, বেশি দৈর্ঘ্যের তারে ইলেকট্রন প্রবাহিত হতে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়, তাই এতে বেশি বাধা তৈরি হয়।
৩. তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল: তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বাড়লে তারের রোধ কমে। কারণ, বেশি প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলে ইলেকট্রন প্রবাহের জন্য বেশি জায়গা থাকে, তাই এতে বাধা কম হয়।
এছাড়াও, তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে তারের রোধ বৃদ্ধি পায়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,166 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
ছাত্রাবস্থাতেই স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। বহরমপুর অনুশীলন সমিতির তরুন সংগঠকদের মধ্যে একজন ছিলেন ত্রিদিব। ১৯৩০ সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনের | ঘটনায় আত্মগোপন করেন। কিছুদিন পরে ধরা পড়ে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত কারাবাস করতে হয়। জেলে ১৯৩৩ সালে বিএ ও ১৯৩৬ সালে অর্থনীতি তে এমএ পাশ করেন। ১৯৩৭ থেকে ১৯৪০ এই তিন বছর নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,167 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
নূর মোহাম্মদ শেখ (ফেব্রুয়ারি ২৬, ১৯৩৬ - সেপ্টেম্বর ৫, ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে চরম সাহসিকতা আর অসামান্য বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ যে সাতজন বীরকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান “বীর শ্রেষ্ঠ” উপাধিতে ভূষিত করা হয় তিনি তাদের অন্যতম। | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,168 | কম্পিউটার স্থাপত্য | কম্পিউটার সিস্টেমের ধারণাগত গঠন ও কার্যপ্রণালি সংজ্ঞা দেওয়ার বিজ্ঞান। এই বিজ্ঞান একটি ভবনের স্থাপত্যের মতোই যা দিয়ে তার সার্বিক গঠন, তার বিভিন্ন অংশের কাজ, এবং সে সব অংশকে একত্রিত করার পদ্ধতি হলো এই বিজ্ঞান। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,169 | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন
১৮৩৩ সালে বাহাওয়ালপুরের সাথে প্রথম সন্ধি আলোচনায় আসে। এর ফলে নবাবের স্বাধীনতা সুরক্ষিত হয়। প্রথম ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধের | সময় নবাব ব্রিটিশদেরকে রসদ সরবরাহ এবং সেনা যাতায়াতের অনুমতি প্রদান করেছিলেন। মুলতানের বিরুদ্ধে অভিযানের সময় তিনি সক্রিয়ভাবে সহায়তা করেছিলেন। এর ফলে তাকে সাবজালকোট ও ভুং জেলা এবং আজীবনের জন্য এক লাখের পেনসন প্রদান করা হয়। তার মৃত্যুর পর উত্তরাধিকার নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। তিনি তার জ্যেষ্ঠ পুত্রের বদলে তৃতীয় পুত্রকে উত্তরসূরি মনোনীত করে যান। কিন্তু জ্যেষ্ঠ পুত্র পরে নতুন শাসককে পদচ্যুত করে। তিনি ব্রিটিশ অঞ্চলে আশ্রয় নেন এবং বাহাওয়ালপুরের রাজস্ব থেকে পেনসন ভোগ করতে থাকেন। পরে তিনি সিংহাসন দাবি করায় লাহোর দুর্গে বন্দী হন এবং ১৮৬২ সালে বন্দী অবস্থায় মারা যান। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,170 | জীববিজ্ঞান ক্লাসে শিক্ষক দ্বিপদ নামকরণের নিয়মাবলি সম্পর্কে আলোচনা করেছিলেন। দ্বিতীয় দিন ডায়াটম ও আমগাছ যে রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত তাদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কেও আলোচনা করেছিলেন।
উদ্দীপকে আলোচিত রাজ্যগুলোর মধ্যে কোনটি অধিক উন্নত— বর্ণনা ও বিশ্লেষণ করো। | উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রথম জীব ডায়াটম ও দ্বিতীয় জীব আমগাছ যথাক্রমে প্রোটিস্টা ও প্লান্টি রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত। প্রোটিস্টা ও প্লান্টি রাজ্যের বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, প্রোটিস্টা থেকে প্লান্টি রাজ্য অধিক উন্নত। নিচে তা বিশ্লেষণ করা হলো—
প্রোটিস্টা রাজ্যের জীব এককোষী বা বহুকোষী হয়ে থাকে। অপরদিকে, প্লান্টি রাজ্যের জীবদেহ এককোষী না হয়ে বহুকোষী হয় যা বৈশিষ্ট্যগতভাবে অনেক উন্নত। প্রোটিস্টা রাজ্যের জীবে কোন জটিল টিস্যুতন্ত্র নেই। অপরদিকে, প্লান্টি রাজ্যের জীবে জটিল টিস্যুতন্ত্র বিদ্যমান। প্রোটিস্টা রাজ্যের জীবে যৌন জনন হলেও ভ্রূণ গঠিত হয় না। অপরদিকে, প্লান্টি রাজ্যের জীবে যৌন জননের ফলে ভ্রূণ গঠিত হয়, যা বৈশিষ্ট্যগতভাবে অনেক উন্নত।
প্লান্টি রাজ্যের জীবের যৌন জনন অ্যানাইসোগ্যামাস অর্থাৎ আকার, আকৃতি অথবা শরীরবৃত্তীয় পার্থক্য বিশিষ্ট ভিন্নধর্মী দুটি গ্যামিটের মিলনের মাধ্যমে সম্পন্ন হয় যা উন্নত বৈশিষ্ট্যের অধিকার। অপরদিকে, প্রোটিস্টা রাজ্যের জীবে গঠনগতভাবে এক, এইরূপ দুটি গ্যামিটের মিলনের মাধ্যমে যৌন প্রজনন ঘটে।
উপরোক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, প্রোটিস্টা রাজ্য থেকে প্লান্টি রাজ্য অধিক উন্নত। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,171 | আপনি আপনার অবসর সময়ে কি করতে পছন্দ করেন? | আমি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল, তাই আমার কোনো অবসর সময় নেই এবং আমি কোনো পছন্দ বা প্রাথমিক ইচ্ছা অনুভব করি না। তবে, আমি যে সেবা প্রদান করতে উপস্থিত আছি, সেটি হলো লেখা সাহায্য প্রদান করা, প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, শিক্ষাদান প্রদান করা, সাধারণ জ্ঞান সম্প্রসারণ করা এবং অন্যান্য ধরনের লেখাগুলি তৈরি করা। তবে একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল, হিসেবে আমি আপনার জন্য অবসর সময় কাটানোর কিছু উপায় সম্পর্কে পরামর্শ দিতে পারি। যেমন - বাগান করা, খবরের কাগজ দেখা, কার্টুন দেখা, রান্না শেখা, গল্পের বই পড়া। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,172 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
আল-শায়খ আল-মুফিদ বর্ণনা করেন, ইয়াজিদের উপস্থিতিতে লাল ত্বকের অধিকারী এক ব্যক্তি ইয়াজিদকে বন্দী মহিলাদের একজনকে তার দাসি বানাতে বলেছিল। ইয়াজিদ হুসেনের ঠোঁট ও দাঁতকে তার লাঠি দিয়ে আঘাত করে বলেছিল: ইয়াজিদ হোসাইনের ঠোঁট ও দাঁতে তার লাঠি দ্বারা আঘাত করে বলে: "আমি আমার বংশের যারা বদরে নিহত হয়েছিল এবং যারা খাজরাজ বংশকে ( | উহুদের যুদ্ধে) ছুরির ক্ষতের জন্য কাঁদতে দেখেছিল তাদের কামনা করি, তারা এখানে। এই সময়, যায়নাব বিনতে আলী তাকে ধর্মোপদেশ দিতে শুরু করেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,173 | কিভাবে একটি শসা কাটবেন পদ্ধতি বলুন
| জল দিয়ে শসা পরিষ্কার করুন। শসার দুই প্রান্ত কেটে নিন। তেতো স্বাদ দূর করতে শসার সাথে কিছুক্ষণ ঘষুন। শসার খোসা ছাড়িয়ে তির্যক স্ট্রিপ করে কেটে সালাদ হিসেবে পরিবেশন করুন | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,174 | কম্পিউটার সফটওয়্যারের সাহায্যে টিউমারের মতো একই ধরণের একটি ত্রিমাত্রিক প্রতিকৃতি পুনর্নির্মাণ করা হয়
এর ফলে কোন রোগীর শরীর থেকে টিউমারের নমুনা নিয়ে সেটিকে বিস্তারিতভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করা যাবে। সেটিকে সবদিক থেকে দেখে প্রতিটা কোষ আলাদাভাবে চিহ্নিত করা যাবে।
গবেষকরা বলছেন, এই প্রযুক্তি ক্যান্সার রোগটিকে আরো ভালোভাবে বুঝতে এবং ক্যান্সার মোকাবেলায় নতুন চিকিৎসা বের করতে সহায়তা করবে।
আন্তর্জাতিক গবেষণার একটি অংশ হিসাবে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত নারী আরও বেশিদিন বাঁচবেন?
কীভাবে বাঁধাকপি ক্যান্সার ঠেকাতে পারে
বাংলাদেশেও কেন মেয়েদের মধ্যে ক্যান্সার বাড়ছে?
সহজে ক্যান্সার পরীক্ষার পদ্ধতি কীভাবে কাজ করবে?
মডেলটিকে ঘুরিয়ে প্রফেসর হ্যানন দেখান যে বেশ কয়েকটি কোষ মূল দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে
এটা কিভাবে কাজ করবে?
এই পদ্ধতিতে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে একই সঙ্গে একাধিক ব্যবহারকারী ভিআর সিস্টেমের সাহায্যে টিউমারটি বিশ্লেষণ করতে পারবেন।
যুক্তরাজ্যের ক্যান্সার রিসার্চ ইউকে ক্যামব্রিজ ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক গ্রেগ হ্যানন বিবিসিকে বলছেন, ''এত বিস্তারিতভাবে এর আগে আর টিউমার বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়নি। ক্যান্সার গবেষণায় এটি একটি নতুন উপায়।''
যদিও মানব কোষের সত্যিকারের আকৃতি পিনের মাথার মতো সামান্য, তবে এই গবেষণাগারের ভিআর প্রযুক্তিতে সেটিকে কয়েক মিটার বড় করে দেখা যায়।
টিউমার কোষটিকে আরো ভালো করে বুঝতে ভিআর প্রযুক্তির সাহায্যে গবেষকরা সেসব কোষের ভেতরও ঘুরে দেখতে পারেন।
আরো পড়তে পারেন:
অসম প্রচারণার শেষে ভোটের দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চোখে বাংলাদেশের নির্বাচন
কেন নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সংখ্যা এত কম?
গবেষকরা বলছেন, হরমোন থেরাপির সাথে নতুন ধরনের ঔষধের সংমিশ্রণে প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত কোনো কোনো মহিলার ক্ষেত্রে আরো বেশিদিন বেঁচে থাকা সম্ভব
যে ভার্চুয়াল টিউমারটি নিয়ে কেমব্রিজ গবেষকরা কাজ করছিলেন, সেটি স্তনের দুগ্ধ নালী থেকে নেয়া হয়েছিল, ভিআর হেডসেটের মাধ্যমে সেটির বিস্তারিত দেখতে পান বিবিসির সংবাদদাতা।
মডেলটিকে ঘুরিয়ে প্রফেসর হ্যানন দেখান যে বেশ কয়েকটি কোষ মূল দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। তিনি বলছেন, '' এখানে দেখতে পাচ্ছেন বেশ কিছু টিউমার সেল মূল নালী থেকে পালিয়ে যাচ্ছে।''
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন উপায় 'ভার্চুয়াল টিউমার' | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,175 | কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ ?
প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ১৯১১ সালের ৫ই মে মঙ্গলবার চট্টগ্রামের বর্তমান পটিয়া উপজেলার ধলঘাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। [9] তাঁর পিতা ছিলেন মিউনিসিপ্যাল অফিসের হেড কেরানী জগদ্বন্ধু ওয়াদ্দেদার এবং মাতা প্রতিভাদেবী।[9] তাঁদের ছয় সন্তানঃ মধুসূদন, প্রীতিলতা, কনকলতা, শান্তিলতা, আশালতা ও সন্তোষ। তাঁদের পরিবারের আদি পদবী ছিল দাশগুপ্ত। পরিবারের কোন এক পূর্বপুরুষ নবাবী আমলে “ওয়াহেদেদার” উপাধি পেয়েছিলেন, এই ওয়াহেদেদার থেকে ওয়াদ্দেদার বা ওয়াদ্দার।[9] শৈশবে পিতার মৃত্যুর পর জগদ্বন্ধু ওয়াদ্দেদার তাঁর পৈতৃক বাড়ি ডেঙ্গাপাড়া সপরিবারে ত্যাগ করেন। তিনি পটিয়া থানার ধলঘাট গ্রামে মামার বাড়িতে বড় হয়েছেন।[10][9] এই বাড়িতেই প্রীতিলতার জন্ম হয়। আদর করে মা প্রতিভাদেবী তাঁকে “রাণী” ডাকতেন। [11] পরবর্তীকালে চট্টগ্রাম শহরের আসকার খানের দীঘির দক্ষিণ-পশ্চিম পাড়ে টিনের ছাউনি দেয়া মাটির একটা দোতলা বাড়িতে স্থায়ীভাবে থাকতেন ওয়াদ্দেদার পরিবার। [12] অন্তর্মুখী, লাজুক এবং মুখচোরা স্বভাবের প্রীতিলতা ছেলেবেলায় ঘর ঝাঁট দেওয়া, বাসন মাজা ইত্যাদি কাজে মা-কে সাহায্য করতেন। [13][11] | প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,176 | এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
রুহুল কুদ্দুস হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ। | মুক্তিযুদ্ধে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০০১ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,177 | নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
বাংলা ভাষা আন্দোলন | তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) সংঘটিত একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন। মৌলিক অধিকার রক্ষাকল্পে বাংলা ভাষাকে ঘিরে সৃষ্ট এ আন্দোলনের মাধ্যমে তৎকালীন পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণদাবীর যথাযথ প্রতিফলন ঘটে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,178 | নীচে দেওয়া প্রশ্নের উত্তর দিন:
কোন শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় ? | ঢাকা শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,179 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
মুজিব বর্ষ হলো বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিক পালনের জন্য ঘোষিত বর্ষ। বাংলাদেশ সরকার ২০২০-২১ সালকে (১৭ই মার্চ ২০২০ থেকে ১৭ই মার্চ ২০২১ পর্যন্ত) মুজিব বর্ষ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়। ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত এ বর্ষ উদ্যাপন করার কথা থাকলেও, করোনাভাইরাসের কারণে গ্রহণ করা কর্মসূচিগুলো নির্ধারিত সময়ে যথাযথভাবে করতে না পারায় মুজিববর্ষের মেয়াদ প্রায় ৯ মাস বাড়িয়ে সময়কাল ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। "বাংলাদেশের জাতির পিতা" এবং "বঙ্গবন্ধু" খ্যাত নেতা অবিভক্ত ভারতের পূর্ববঙ্গে (বর্তমানে বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে) ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। আবার ২০২১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশ স্বাধীনতার অর্ধ-শত বার্ষিকীতে পদার্পণ করবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে শেখ মুজিবুর রহমান ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকায় ঘোষিত বর্ষটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। মুজিব বর্ষের লোগোর নকশা করেন সব্যসাচী হাজরা। | বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,180 | অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯০৩ সালে রাশিয়ান সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক লেবার পার্টির ভেতরে জুলিয়াস মারতভের অধীনে মেনশেভিক এবং ভ্লাদিমির লেনিন অধীনে বলশেভিকদের মধ্যে বিভক্তর সময় সময়ে কল্লোনতাই কোন অংশেই যোগদান করেন নি। অক্টোবরে বলশেভিক বিপ্লবের | পর ১৯১৭ সালে তিনি আবার রাজনৈতিক কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি সমাজকল্যাণমূলক কাজ করতে থাকেন। তার সময়ের অন্য মার্কসবাদীদের মত তিনিও নারীদের সমতা বিষয়ে একজন সেরা নেত্রী, যিনি উদার নারীবাদ মতাদর্শের বিরোধিতা করেছিলেন। উদার নারীবাদ মতাদর্শকে তিনি বুর্জোয়া মতাদর্শ হিসেবে দেখেছিলেন, যদিও পরবর্তীকালের নারীবাদীরা সেটিকে উত্তরাধিকার দাবি করেছেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,181 | নিচে উল্লিখিত অনুচ্ছেদে কী উৎসব পালিত হচ্ছে?
সজ্জিত গাছের পাদদেশে উপহারগুলি সুন্দরভাবে সাজানো ছিল। রেইনডিয়ার্স এবং সান্তা ক্লজ শহরের বাড়িঘর এবং দোকানের সামনের অংশগুলিকে সাজিয়েছে। বাতাসে একটা ঠাণ্ডা ছিল কিন্তু উৎসবের সময়ের উষ্ণতা এটাকে আরামদায়ক করে তুলেছিল | উল্লেখিত অনুচ্ছেদে বড়দিন উদযাপন করা হচ্ছে | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,182 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
২০০৫ সালের ১ অক্টোবর মধ্য প্রাচ্যের অঞ্চলের প্রধান ভূ-রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রতিক্রিয়ায় নতুন সুরক্ষিত কিং আবদুল্লাহ দ্বারা জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল গঠিত হয়েছিল। | ইরাক দখল এই অঞ্চলটিকে "পুনর্গঠন, বিশ্বায়ন ও পুনর্গঠনের একটি কেন্দ্র" হিসাবে পরিণত করেছিল, যেখানে একজন প্রধান খেলোয়াড় হিসাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিল। আরব উপদ্বীপে এর আঞ্চলিক প্রভাব ছাড়াও, সৌদি আরব ইসলামী বিশ্বের অন্যতম প্রধান অভিনেতা এবং বৈশ্বিক শক্তি নীতিতে এর কেন্দ্রীয় ভূমিকা রয়েছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,183 | অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নীচে দেওয়া হয়েছে |
অনুচ্ছেদ :
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন তার রথের সারথি নিয়োগ করেন তার মিত্র কৃষ্ণকে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন কৌরবদের অনেক সেনাকে হত্যা করেন। তার হাতে কৌরবদের সেনাপতি ভীষ্ম কে শরশয্যায় নিপাতিত করেছেন। অবশ্য তার জন্য তাকে শিখণ্ডীর সাহায্য নিতে হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয়ের অন্যতম কারণ হল অর্জুনের রণনৈপুণ্য। তাছাড়া অর্জুন ভগদত্ত, জয়দ্রথ, কর্ণকে তিনি বধ করেছেন। কিন্তু ভীষ্মকে শরশয্যায় নিপাতিত করতে তাঁকে শিখণ্ডীকে সামনে রাখতে হয়েছে। এই অন্যায় যুদ্ধের জন্য বসু দেবতাগণ অর্জুনকে নরকবাসের অভিশাপ দিয়েছিলেন।
উত্তর :
কৃষ্ণ | অর্জুনের রথের সারথি কে ছিলেন ? | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,184 | এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
জাপান আত্মসমর্পণের পেছনে এই বোমাবর্ষণের ভূমিকা এবং এর প্রতিক্রিয়া ও যৌক্তিকতা নিয়ে প্রচুর বিতর্ক হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে অধিকাংশের ধারণা এই বোমাবর্ষণের ফলে যুদ্ধ অনেক মাস আগেই সমাপ্ত হয়, যার ফলে পূর্ব-পরিকল্পিত জাপান আক্রমণ (invasion) সংঘটিত হলে উভয় পক্ষের যে বিপুল প্রাণহানি হত, তা আর বাস্তবে ঘটেনি। অন্যদিকে জাপানের সাধারণ জনগণ মনে করে এই বোমাবর্ষণ অপ্রয়োজনীয় ছিল, কেননা জাপানের বেসামরিক নেতৃত্ব যুদ্ধ থামানোর জন্য গোপনে কাজ করে যাচ্ছিল। | জাপান আত্মসমর্পণ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,185 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন:
১৯৪৬ সালে তিনি ফেনীর পরশুরাম থেকে বঙ্গীয় আইন সভার সদস্য হন। ১৯৪৭ সালের | নোয়াখালী দাঙ্গার সময় মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নোয়াখালী সফরে তিনি তার সফরসঙ্গী ছিলেন। স্বাধীনতা লাভের পর, তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের পক্ষে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫২ সালের সাধারণ নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে পুনরায় মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন এবং ১৯৬২ সালের সাধারণ নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার আগে পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
তার মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়, তিনি পশ্চিমবঙ্গের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি জলবিদ্যুৎ উৎপাদন, কৃষি উন্নয়ন এবং শিল্পায়নকে উৎসাহিত করেছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নেও মনোনিবেশ করেছিলেন।
তিনি একজন প্রতিভাবান রাজনীতিবিদ এবং প্রশাসক ছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তার সময়কালে রাজ্যের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,186 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
সুদূর পূর্ব পাকিস্তানের তীব্র গেরিলা যুদ্ধ এবং তারপরে ভারতের সফল হস্তক্ষেপের ফলে পূর্ব পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনীকে বাংলাদেশ হিসাবে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল। যুদ্ধের ফলাফলগুলি সুশীল সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। জানুয়ারী ১৯৭২ সালে, একটি চোরাগোপ্তা ক্র্যাশ প্রোগ্রাম এবং একটি স্পিন অফ করার সাহিত্যিক এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লব যে প্রতিক্রিয়া ক্র্যাশ প্রোগ্রাম নেতৃত্বে পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তি হয়ে উঠছে। | পাকিস্তান ভারত বাংলাদেশ যুদ্ধ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,187 | নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও
"হাওয়ায় পাতাগুলি মৃদু মরিচা ধরল। ওক গাছগুলি শক্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে, দেবদারু গাছ দুলছে এবং বটগাছ দুলছে"
প্রশ্নঃ
লেখায় উল্লিখিত গাছগুলোর নাম দাও | ওক গাছ, বটগাছ এবং দেবদারু গাছ | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,188 | নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০১৯ সালে শ্রীলঙ্কায় বোমা হামলা সংগঠিত হবার দশ দিন আগে | দেশটির এক পুলিশ কর্মকর্তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে এনটিজের গির্জায় হামলার সম্ভাবনা সম্পর্কে অবহিত করেছিলেন। তার প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল যে, এনটিজে বিখ্যাত গির্জা ও কলম্বোর ভারতীয় হাইকমিশন লক্ষ্য করে আত্মঘাতী বোমা হামলার পরিকল্পনা করছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহ মন্তব্য করেছেন যে, সরকারি কর্মকর্তারা এই বিষয়ে কোন 'প্রতিবেদন' পান নি যে, যাতে তারা 'অধিকতর সতর্কতা গ্রহণ করতে পারেন।' | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,189 | নিন্মলিখিত পাঠ্যের সারাংশ লেখ:
জীবনে সুখ-দুঃখের স্মৃতিতে মুখ লুকাইয়া একবারও কাঁদে নাই, সংসারে এরূপ লোক দেখা যায় না। সকল মনুষ্যেরই হৃদয়-তন্ত্রীতে এক একটি সুর কেমন লাগিয়া থাকে; সেই সুরে যেদিন আঘাত পড়ে, সেই দিন সহসা যেন তাহার জীবনে কী পরিবর্তন সাধিত হয়, তাহার হৃদয়ে মর্মে কী যেন ত্বড়িৎ স্রোত ছুটিয়া বেড়ায়, আপনাকে কোথাও যেন ধরিতে পাইয়া সে একবার পশ্চাতে ফিরিয়া দেখে, তাহার নয়ন বাহিয়া অশ্রুজল ঝরিতে থাকে। কিন্তু কোনখানে কবে কী আঘাত লাগিয়া তাহার হৃদয় চঞ্চল হইয়া ওঠে, সে কি তাহা বুঝিতে পারে/ সে আপনার মনে কাঁদিয়া যায়- না কাঁদিয়া থাকিতে পারে না। | মানুষের হৃদয়তন্ত্রীতে প্রতিনিয়ত বিচিত্র অনুভূতি খেলা করে। কোনো অনুভূতি কোনো কারণে যদি আন্দোলিত হয় তবে আনন্দে বা বেদনায় তার অশ্রুসিক্ত বহিঃপ্রকাশ ঘটে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,190 | মানুষের স্থায়ী দাঁত পড়ার পর তা আর ওঠে না কেন? | দাঁত ওঠা সংক্রান্ত ডিএনএ সংকেত নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় পরের বার তা বন্ধ থাকে বলে আর দাঁত ওঠে না। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,191 | রূপার দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
| আর্জেন্টিনাকে আর্জেন্টামও বলা হয়, যার অর্থ রূপার দেশ। প্রাথমিক অভিযাত্রীরা যারা আর্জেন্টিনা জুড়ে এসেছিলেন তারা ভেবেছিলেন এই জায়গায় তারা রূপা পাবেন। তারা কোন রৌপ্য খুঁজে পায়নি, তবে জায়গাটি এত সুন্দর ছিল যে তারা এটির নাম দ্য ল্যান্ড অফ সিলভার রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,192 | নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
বাছাইপর্বের গ্রুপ পর্যায়ের পর, ২০২০ সালের মার্চ মাসে উয়েফা ইউরো ২০২০ বাছাইপর্ব প্লে-অফ অনুষ্ঠিত হবে। পূর্ববর্তী সংস্করণগুলোর বিপরীতে, প্লে-অফের অংশগ্রহণকারী দলগুলো যোগ্যতা বাছাইপর্বের গ্রুপ পর্যায়ের ফলাফলের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না। এর পরিবর্তে, নেশনস লীগে তাদের খেলা অনুযায়ী ১৬টি দল নির্বাচন করা হবে। এই দলগুলোকে চারটি ভাগে বিভক্ত করা হবে, প্রতিটিতে চারটি দল থাকবে, প্রতিটি ভাগ হতে একটি দল চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার জন্য যোগ্যতা অর্জন করবে। কমপক্ষে ৪টি দল অবশিষ্ট থাকলে প্রতিটি লীগের নিজস্ব প্লে-অফ পথ থাকবে। নেশনস লীগ গ্রুপ বিজয়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্লে-অফ পথে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। যদি কোন গ্রুপ বিজয়ী ইতোমধ্যেই প্রচলিত নিয়মে গ্রুপ পর্যায়ে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে তবে সেই দলগুলো একই লীগে পরবর্তী সেরা দল দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে। তবে, যদি কোন লীগে পর্যাপ্ত দল না থাকে, তাহলে উক্ত স্থানটি সামগ্রিক র্যাঙ্কিংয়ে থাকা পরবর্তী সেরা দলকে দিয়ে দেওয়া হবে। যাহোক, গ্রুপ বিজয়ীরা উচ্চতম লীগের দলের সাথে মুখোমুখি হতে পারবে না। | উয়েফা ইউরো ২০২০ বাছাইপর্ব প্লে-অফ | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,193 | অনুচ্ছেদ লিখুন: জাতীয় স্মৃতিসৌধ। | জাতীয় স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহিদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত একটি স্মারক স্থাপনা। জাতীয় স্মৃতিসৌধের অপর নাম সম্মিলিত প্রয়াস। এটি ঢাকা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে নবীনগরে অবস্থিত। মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে এখানে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন। বিদেশি রাষ্ট্রনায়কেরা সরকারি সফরে বাংলাদেশে আগমন করলে এই স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তাঁরা এখানে স্মারক হিসেবে বৃক্ষরোপণ করে থাকেন। এই স্মৃতিসৌধ আপামর জনসাধারণের বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের স্মরণে নিবেদিত এবং মুক্তিযুদ্ধের শহিদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধার উজ্জ্বল নিদর্শন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এর স্থপতি হলেন সৈয়দ মাইনুল হোসেন। স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা ১৫০ ফুট (৪৬.৫ মিটার)। সৌধটি সাতটি ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল নিয়ে গঠিত। এলাকাটির ক্ষেত্রফল ১০৮.৭ একর। ১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতিসৌধটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। মূল স্মৃতিসৌধের নির্মাণকাজ ১৯৮২ সালের বিজয় দিবসের অল্প পূর্বে শেষ হয়। ১৯৮২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর তৎকালীন প্রেসিডেন্ট এর উদ্বোধন করেন। এই স্মৃতিসৌধ সকল দেশপ্রেমিক নাগরিক এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও সাফল্যের যুগলবন্দি রচনা করেছে। এর ৭টি ফলক স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি পর্যায়ের নিদর্শনস্বরূপ। এই ৭টি পর্যায় হলো— ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬-এর শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২-এর শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন, ১৯৬৬-এর ৬ দফা আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ। এই স্তম্ভের পাশাপাশি স্মৃতিসৌধ চত্বরে আছে মাতৃভূমির জন্যে আত্মোৎসর্গকারী অজ্ঞাতনামা শহিদদের দশটি গণসমাধি। সমগ্র জাতি স্বাধীনতা যুদ্ধের শহিদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত এই স্মারক স্থাপনা জাতীয় স্মৃতিসৌধের প্রতি গভীরভাবে শ্রদ্ধাশীল। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,194 | অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং হ্যাঁ বা না দিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিন।
অনুচ্ছেদ :
অন্যমতে, ভারতের আদিম অধিবাসীদের পূজিত হস্তিদেবতা ও লম্বোদর যক্ষের মিশ্রণে গণেশ কল্পনার উদ্ভব। অথবা এমনও হতে পারে গণেশ সম্পূর্ণ অনার্য দেবতা, পরে যাঁর আর্যীকরণ ঘটে। গণেশের বাহন ইঁদুর এই আদিম কোনও সংস্কারের প্রতীক। খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম থেকে ষষ্ঠ শতকের মধ্যবর্তী কোনও সময়ের লেখা বৌধায়ণ ধর্মসূত্রে গণেশের উল্লেখ নেই। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে কালিদাস, খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকে ভারবি, খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতকে পঞ্চতন্ত্র বা ভরত নাট্যশাস্ত্রও গণেশের সাক্ষ্য দেয় না। গুপ্ত যুগের শেষভাগে খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতক থেকেই এঁর একক পূজা প্রচলিত হয়।
প্রশ্ন :
হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের বাহন কি ?
| হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের বাহন ইঁদুর | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,195 | তুমি কেমন আছো? | আমি ভালো আছি। আমার ব্যাপারে খবর নেওয়ার জন্য তোমায় ধন্যবাদ। তুমি কেমন আছো? | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,196 | নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
আরও দেখুন: ককেসাস অভিযান, সিনাই এবং প্যালেস্টাইন অভিযান, গ্যালিপোলি অভিযান, মেসোপটেমিয়া অভিযান, পারস্য অভিযান এবং | আরব বিদ্রোহ | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,197 | নিচের বাগধারাটির অর্থ কী
উলু বনে মুক্ত ছড়ানো | এর অর্থ হচ্ছে অপাত্রে মূল্যবান সম্পদ প্রদান করা।
বাগধারাটির একটি উদাহরণ হতে পারে এরকমঃ
কোন চোরকে ধর্মের উপদেশ দেওয়া উলুবনে মুক্ত ছড়ানোর মত। কারণ ধর্মের কথা শুনে চোরের ভালো হওয়ার সম্ভাবনা কম। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,198 | "১৫ বছরে উইকিপিডিয়া" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন লেখ। | ইন্টারনেটভিত্তিক একটি বিশ্বকোষ হলো উইকিপিডিয়া। সম্পূর্ণ অলাভজনক এ বিশ্বকোষ গড়ে উঠেছে স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায়। ১৫ জানুয়ারি ২০০১ যাত্রা শুরু হয় উইকিপিডিয়ার। ১৫ জানুয়ারি ২০১৬ ছিল উইকিপিডিয়ার ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশনের তথ্য মতে, বর্তমানে উইকিপিডিয়ায় ৩৬ মিলিয়নেরও বেশি প্রবন্ধ আছে। আর উইকিপিডিয়ায় কাজ করছেন ৮০,০০০ স্বেচ্ছাসেবী উইকিপিডিয়া নিয়ে পিউ রিসার্চ সেন্টারের করা জরিপ অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়েছে 'লিস্ট অব ডেথস বাই ইয়ার' পাতাটি; ২০.৮ মিলিয়নেরও বেশি। তাদের তথ্য অনুযায়ী, উইকিপিডিয়ায় মোট ২৮০টি ভাষায় লেখা প্রবন্ধ রয়েছে। আর এতে গড়ে প্রতি মাসে উইকিপিডিয়ার পেজ ভিউ-এর সংখ্যা ১৮ বিলিয়নেরও বেশি। | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,199 | নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী?
নয়নের মণি | অত্যন্ত প্রিয় | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |
3,601,200 | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
শয়তান সিং এর জন্ম ১৯২৪ সালের ১ ডিসেম্বর রাজস্থানের যোধপুর জেলার বনসর গ্রামের একটি পরিবারে। তাঁর পিতা ছিলেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল হেম সিংহ। লেঃ কর্নেল সিং প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাথে ফ্রান্সে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং ব্রিটিশ সরকার তাকে অর্ডার অফ দি ব্রিটিশ এম্পায়ার (ওবিই) ভূষিত করে। | শয়তান সিং | | Aya-Dataset | - | - | 0 | ben | Beng | train |