inputs
stringlengths
8
2.28k
targets
stringlengths
2
6.41k
language
stringclasses
1 value
language_code
stringclasses
1 value
annotation_type
stringclasses
2 values
user_id
stringclasses
17 values
সাইটোকাইনেসিস কী?
কোষ বিভাজনের টেলোফেজ পর্যায়ের শেষের দিকে সাইটোকাইনেসিস আরম্ভ হয়। বিভাজনরত কোষের সাইটোপ্লাজম দুই ভাগে বিভক্ত হওয়াই সাইটোকাইনেসিস। উদ্ভিদ কোষে সাইটোকাইনেসিস ঘটে কোষপ্লেট ও কোষ প্রাচীর সৃষ্টির মাধ্যমে। উদ্ভিদ কোষে স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চল ক্রমশ প্রশস্ত হয়ে কোষ প্রাচীরকে স্পর্শ করে। সূত্রগুলো অদৃশ্য হয়ে যায়। এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম থেকে আসা ফ্র্যাগমোপ্লাস্ট এবং ক্ষুদ্র ভেসিকল মিলিত হয়ে কোষপ্লেট তৈরি করে। বিষুবীয় অঞ্চলেই লাইসোসোমের ন্যায় ফ্র্যাগমোসোম জমা হয় এবং পরে এরা মিলিত হয়ে প্লাজমালেমা নামক ঝিল্লির সৃষ্টি করে। এরা কোষপ্লেট সৃষ্টিতে সাহায্য করে। কোষপ্লেটের উপর হেমিসেলুলোজ ও অন্যান্য দ্রব্য জমা হয়ে কোষ প্রাচীর গঠন করে। কোষ প্রাচীর গঠনের ফলে মাতৃকোষটি পরবর্তীতে দুই ভাগে ভাগ হয়ে দুটি অপত্য কোষের জন্ম হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ: ইহাই যৌবন, এই ধর্ম যাহাদের তাহারাই তরুণ। তাহাদের দেশ নাই, জাতি নাই, অন্য ধর্ম নাই। দেশ-কাল-জাতি ধর্মের সীমার উর্ধ্বে ইহাদের সেনানিবাস। আজ আমরা- মুসলিম তরুণেরা- যেন অকুণ্ঠিত চিত্তে বলিতে পারি- ধর্ম আমাদের ইসলাম, কিন্তু প্রাণের ধর্ম আমাদের তারুণ্য, যৌবন। আমরা সকল দেশের, সকল কালের। আমরা মুরিদ যৌবনের। এই জাতি-ধর্ম কালকে অতিক্রম করিতে পারিয়াছে যাহাদের যৌবন, তাহারাই আজ মহামানব, মহাত্মা, মহাবীর। তাহাদিগকে সকল দেশের সকল ধর্মের সকল লোক সমান শ্রদ্ধা করে।
যৌবনকে যারা হৃদয়ে ধারণ করেছে তারাই তরুণ। দেশ, কাল, ধর্ম, জাতি সব কিছুর ঊর্ধ্বে তরুণের অবস্থান। যৌবনের এই ধর্মই মানুষকে করে তুলেছে মহামানব, তাকে স্থান দিয়েছে সকল মানুষের হৃদয়ে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
জিমের পদ্ধতি
ব্যবহার করে আলোক বিচ্ছুরণ থেকে সরাসরি পরম আণবিক ভর নির্ধারণ করা সম্ভব। আধুনিক স্থিতিশীল আলোক বিক্ষেপণ পদ্ধতি ব্যবহার করে অথবা বহু-কোণ আলোক বিক্ষেপণ শনাক্তকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে এর মান নির্ধারণ করা যায়। এই পদ্ধতিতে নির্ধারিত আণবিক ভরের ক্রমাঙ্কনের কোনো প্রয়োজন হয় না বলে এই আণবিক ভরের মানকে "পরম" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। শুধুমাত্র বাহ্যিক পরিমাপের প্রয়োজনে প্রতিসরাঙ্ক বৃদ্ধি সূচক ব্যবহার করা হয়, যা ঘনত্বের সাথে প্রতিসরাঙ্কের পরিবর্তনকে নির্দেশ করে থাকে।
Bengali
ben
original-annotations
88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ইয়াজিদ ইবনে আবু সুফিয়ান () ছিলেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একজন সাহাবী। ৬৩৪ সালে খলিফা আবু বকর রা. কর্তৃক রোমান সিরিয়া জয় করার জন্য চারজন সেনাপতিকে প্রেরণ করা হয়েছিল ইয়াজিদ ইবনে আবু সুফিয়ান তাদের অন্যতম। দামেস্ক জয়ের পর তিনি দামেস্কের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন। ইয়ারমুকের যুদ্ধে তিনি মুসলিম সেনাবাহিনীর বাম ভাগের নেতৃত্ব দেন। তিনি খলিফা হযরত মুয়াবিয়া রা.এর ভাই।
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় ইয়ারমুকের যুদ্ধে |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
সারাংশ বলো: জাতি শুধু বাইরের ঐশ্বর্য-সম্ভার, দালান-কোঠার সংখ্যাবৃদ্ধি কিংবা সামরিক শক্তির অপরাজেয়তায় বড় হয় না, বড় হয় অন্তরের শক্তিতে, নৈতিক চেতনায় আর জীবনপন করে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ক্ষমতায়। জীবনের মূল্যবোধ ছাড়া জাতীয় সত্তার ভিত কখনও শক্ত আর দৃঢ়মূল হতে পারে না। মূল্যবোধ জীবনাশ্রয়ী হয়ে জাতির সর্বাঙ্গে ছড়িয়ে পড়লেই তবে জাতি অর্জন করে মহত্ত্ব আর মহৎ কর্মের যোগ্যতা।
বাহ্যিক ঐশ্বর্য এবং ক্ষমতার বলে কোনো জাতি বড় হয়ে ওঠে না। অন্তরের শক্তি, নৈতিকতা, অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ক্ষমতা এবং মূল্যবোধ অর্জনই একটি জাতিকে বড় করে তোলে। আর এভাবেই সে জাতি অর্জন করে মহত্ত্ব এবং মহৎ কর্মের যোগ্যতা।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করুন।
শীতপ্রধান দেশে প্রচণ্ডশীতের কারণে গাছপালা জন্মাতে পারে না বলে সেখানে কাঁচ দিয়ে এক ধরনের ঘর তৈরি করা হয়। সূর্যের আলো কাচ ভেদ করে ভেতরে ঢুকতে পারে এবং ভেতরের পরিবেশ উষ্ণ করে তোলে। কিন্তু কাচ তাপ কুপরিবাহী বলে তাপ সহসা বাইরে বের হতে পারে না এবং গাছপালা বেড়ে ওঠার প্রয়োজনীয় উষ্ণতা পায়। এ ঘরকে বলা হয় গ্রিনহাউজ। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলেও গ্রিনহাউজের অনুরূপ একটি প্রক্রিয়া ক্রিয়াশীল যা গ্রিনহাউজ ইফেক্ট নামে পরিচিত। বর্তমান বিশ্বে পরিবেশ বিষয়ক আলোচনায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে আলোচিত হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় কারণ হলো বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি। সাধারণভাবে গ্রিনহাউজ গ্যাসের প্রভাবে বায়ুমণ্ডলে যে, ক্রমশ উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই গ্লোবাল ওয়ার্মিং বা বিশ্ব উষ্ণায়ন। গ্রিনহাউজ ইফেক্ট হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার দ্বারা ভূপৃষ্ঠ হতে বিকীর্ণ তাপ বায়ুমণ্ডলীয় গ্রিনহাউজ গ্যাসসমূহ দ্বারা শোষিত হয়ে পুনরায় বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে ফিরে আসে। ফিরে আসা এই তাপ ভূপৃষ্ঠের তথা বায়ুমণ্ডলের গড় তাপমাত্রাকে বাড়িয়ে দেয়। সূর্যের আলো বায়ুমণ্ডল ভেদ করে পৃথিবীতে পৌছায়। ফেরার পথে সেই তাপের একটি অংশ বায়ুমণ্ডলে থাকা কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয়বাষ্প, মিথেন ও ওজোন নামক গ্যাসের মাধ্যমে শোষিত হয়। বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে তাপ রয়ে যাওয়ায় ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। গ্রিনহাউজ ইফেক্ট গোটা পৃথিবীর জন্যে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের বিভিন্ন কার্যক্রমের ফলে পরিবেশে গ্রিনহাউজ গ্যাস, বিশেষ করে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে পৃথিবী। সেই সাথে মেরু অঞ্চলে থাকা বরফ গলার হারও বাড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় পৃথিবীর অনেক অঞ্চল সমুদ্রের পানিতে তলিয়ে যাবে। মানুষসহ সমগ্র জীবজগতের জন্যে সেটা হবে মহা হুমকির বিষয়। এ পরিস্থিতির আগমন ঠেকাতে হলে মানুষের সচেতন হওয়া ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। পরিবেশ ধ্বংসের যে নির্মম খেলায় মানুষ মেতে উঠেছে তা অবিলম্বে থামাতে হবে। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন সৃষ্টি হওয়ার উপায়গুলো যথাসম্ভব কমাতে হবে। জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে মনোযোগী হতে হবে। ব্যাপক ভিত্তিতে বনায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। পরিবেশের প্রতি যত্নবান না হলে যে বিশাল ধ্বংসলীলার হুমকি মানব সভ্যতার দিকে ধেয়ে আসছে তাকে বাধা প্রদানের সত্যিই কোনো উপায় নেই।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে গিয়ে মাহি লক্ষ্য করল সকালবেলায় সমুদ্রের পানি ফুলে উঠেছে এবং পানির ঢেউ এসে ভীষণভাবে তীরে আছড়ে পড়ছে। আবার বিকাল বেলায় পানি তীর থেকে অনেক দূরে সরে গেল। সে অবাক হয়ে ঘটনাটি বাবাকে বললে বাবা বললেন যে, এটা সমুদ্রের স্বাভাবিক ঘটনা। পৃথিবীর নিজস্ব গতির কারণে এরূপ ঘটনা ঘটেছে। আবার মাহির বন্ধু তিয়াস নভোথিয়েটারে গিয়ে একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখে জানতে পারল যে, সৌরজগতের একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সকল গ্রহ ও উপগ্রহকে নিয়ন্ত্রণ করছে। উক্ত নক্ষত্রটি হলো সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র। নক্ষত্রটি থেকে আলো ও তাপ দ্বারা একটিমাত্র গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের উদ্ভব ঘটেছে। এই আলো ও তাপ কাজে লাগিয়ে গ্রহটি দিন দিন উন্নতি লাভ করছে। তিয়াস সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে সে গ্রহটির বায়ুমণ্ডলের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
উদ্দীপকের তিয়াস পৃথিবী গ্রহটি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে যার বায়ুমণ্ডলের বৈশিষ্ট্য বৈচিত্র্যময়। পৃথিবী নানা প্রকার গ্যাসীয় উপাদান দ্বারা বেষ্টিত। একে বায়ুমণ্ডল বলা হয়। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির আকর্ষণে বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠের সঙ্গে লেপ্টে আছে। আর তা পৃথিবীর সঙ্গে আবর্তিত হচ্ছে। বায়ুমণ্ডলে নাইট্রোজেন ও অক্সিজেনের প্রাধান্য রয়েছে। এ গ্যাসীয় আবরণটি সূর্যের কিছু ক্ষতিকর রশ্মি থেকে পৃথিবীর প্রাণিকূলকে রক্ষা করে। বায়ুমণ্ডলের গ্যাসীয় উপাদান যেমন— কার্বন-ডাই অক্সাইড উদ্ভিদকে এবং অক্সিজেন প্রাণীকে বাঁচিয়ে রাখে । বায়ুমণ্ডলের কয়েকটি স্তর বিদ্যমান। উদ্দীপকের তিয়াস জানতে পারে, সৌরজগতের একটিমাত্র গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের উদ্ভব ঘটেছে। গ্রহটি পৃথিবীকেই নির্দেশ করে। আর পৃথিবীর সমস্ত জীব তথা প্রাণের বেঁচে থাকার জন্য বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব অপরিসীম। বায়ুমণ্ডলে রয়েছে ট্রপোমণ্ডল স্তর। এ স্তরে আর্দ্রতা, কুয়াশা, মেঘ, বৃষ্টি, বায়ুপ্রবাহ প্রভৃতি লক্ষ করা যায়। এ স্তরটি পৃথিবীকে প্রাণীজগতের বাস উপযোগী করে তুলেছে। তাই বলা যায়, বায়ুমণ্ডল পৃথিবীতে মানুষ তথা প্রাণের টিকে থাকার ক্ষেত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
পদার্থবিদ্যার বিচারে আলো কী
আলো শক্তির একটি রূপ। এটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ যা একে অপরের সাথে লম্বভাবে কম্পন করে। সাদা আলো সাতটি ভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো দিয়ে তৈরি, প্রতিটি তরঙ্গদৈর্ঘ্য একটি রঙের সাথে মিলে যায়
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
আপনি আপনার অবসর সময়ে কী করতে পছন্দ করেন?
আমি আমার অবসর সময়ে গল্পের বই পড়তে পছন্দ করি। রহস্য ও ভূতের গল্প আমার বেশি ভালো লাগে। এছাড়াও আমি অবসরে টিভি দেখি এবং মাঝেমধ্যে বন্ধুদের সাথে মাঠে খেলতে যাই। আমি ফুটবল খেলতে বেশি পছন্দ করি।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস (সংক্ষেপে তৃণমূল কংগ্রেস; পূর্বনাম পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল কংগ্রেস) ভারতের একটি রাজনৈতিক দল। ১৯৯৮ সালের ১ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ভেঙে এই দল প্রতিষ্ঠিত হল। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান নেত্রী হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন | চিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বামীর নাম কী ?
চিত্রা তাঁর স্বামী মুর্থির সাথে টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনে বসবাস করেন। তাঁর ২ ছেলে আনন্দ এবং অভয় এর নাম তিনি শিশুদের জন্য লেখা গ্রন্থগুলিতে ব্যবহার করেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
"আমাদের বিদ্যালয়" শিরোনামে একটি ছোট অনুচ্ছেদ লেখ। অনুচ্ছেদটি শিশুদের পড়ার উপযোগী যেন হয়।
অনুচ্ছেদ: আমাদের বিদ্যালয় আমাদের বিদ্যালয়ের নাম বিদ্যাভবন স্কুল। ইহা কলকাতার বেহালা এলাকায় অবস্থিত। আমাদের বিদ্যালয়টি অনেক বড়। আমাদের বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্ররা পড়াশোনা করে। আমাদের বিদ্যালয় সকাল আটটায় আরম্ভ হয় এবং দুপুর দুইটায় ছুটি হয়। আমাদের বিদ্যালয় ভবনটি সাদা রঙ্গের এবং দুই তলা বিশিষ্ট। বিদ্যালয়ের সামনে আছে একটি খেলার মাঠ ও একটি ফুলের বাগান। বিরতির সময় আমরা সবাই এই মাঠে খেলাধুলা করি। আমাদের বিদ্যালয় অনেক শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছেন। তারা আমাদেরকে খুব স্নেহ করেন। আমাদের বিদ্যালয়ে বিভিন্ন দিবসে বিভিন্ন উৎসব পালিত হয়। আমরা সবাই এইসব উৎসবে অংশগ্রহণ করি। আমরা সবাই আমাদের বিদ্যালয়কে ভালবাসি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
সারাংশ লেখ: এই শ্মশানে আসিলে সকলেই সমান হয়। পন্ডিত, মূর্খ, ধনী, দরিদ্র, সুন্দর, কুৎসিত, মহৎ, ক্ষুদ্র, ব্রাহ্মণ, শুদ্র, ইংরেজ, বাঙালি এইখানে সকলেই সমান। নৈসর্গিক, অনৈসর্গিক সকল বৈষম্য এখানে তিরোহিত হয়। শাক্য-সিংহ বলো, শঙ্করাচার্য বলো, ঈশা বলো, মুসা বলো, রামমোহন বলো কিন্তু এমন সাম্যসংস্থাপক এ জগতে আর নাই। এ বাজারে সব একদর- অতিমহৎ এবং অতিক্ষুদ্র। মহাকবি কালিদাস এবং বটতলার নাটক লেখক একই মূল্য বহন করে।
শ্মশানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণি, শিক্ষা, বাহ্যিক সৌন্দর্য, আকার, আর্থিক প্রাচুর্য, দীনতা প্রভৃতি প্রকারভেদে সকল ধরনের মানুষ সমান। কেননা রাজা-প্রজা, কবি, জ্ঞানী, নিরক্ষর সকলেই এখানে সমান পরিচয় বহন করে এবং সকলেই মৃত।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : আরিফুল ইসলাম আরিফুল ইসলাম বলেন, বাড়ি থেকে টেনে-হিঁচড়ে তাকে গাড়িতে তোলা হয়। "আমাকে জোর করে গাড়ীতে উঠানো হয়। আমি তাদের বলি আমার অপরাধ কী আমাকে বলেন। আমার কোন ভুল হয়ে থাকলে আমাকে মাফ করে দেন। আমি তাদের কাছে বার বার মাফ চেয়েছি।" সে সময় উপস্থিত জেলা প্রশাসনের একজন কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে আরিফুল ইসলাম বলেন, তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যেসব সদস্য ছিল তাদেরকে বলেন, 'এর হাত পা বেঁধে ফেল, আজকে একে এনকাউন্টারে দিয়ে দেব।' "আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল। আমি তখন তাদের কাছে মাফ চাই, কিন্তু তিনি বলেন তুই কলেমা পড়, তোকে এনকাউন্টারে দেব, তুই সমাজের জঞ্জাল।" "আমাকে তিনি জিঞ্জেস করেন তুই কি ডিসির বিরুদ্ধে লিখিস? ডিসি কি ঘুষ খায়? আমি বললাম আমি এমন কিছু লিখি না, আমার ভুল হলে মাফ করে দেন।" 'তোর সময় শেষ তুই কলেমা পড়' "আমি তাদের বলেছিলাম আমার দুটি সন্তান আছে, আমি মারা গেলে ওদের কে দেখবে। ওদের উপর রহম করে আমাকে আপনারা ছেড়ে দেন।" "উনি (ঐ কর্মকর্তা) কোন কথাই শুনছিলেন না। শুধু বলছিলেন তোর সময় শেষ তুই কলেমা পড়। আমার চোখ যে কাপড় দিয়ে বাঁধা ছিল সেটা কোন রকম একটু সরিয়ে আমি দেখতে পেলাম...
ধরলা ব্রিজ পার হয়ে আমাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে যেটা আমার বাড়ি থেকে ৭/৮ কিলোমিটার দুর।" "আমি তখন শুধু আল্লাহকে ডাকছিলাম। এর ২/৪ মিনিটের মধ্যে তারা ফোনে কথা বলে, মেসেজ পাঠায় তারপর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে আবার গাড়ী ঘুরিয়ে নিয়ে আসে।" আরিফুল বলেন, চোখের কাপড়ের ফাঁক তিনি দেখতে পান তাকে ডিসি অফিসে নিয়ে আসা হয়েছে। তারপর শুরু হয় প্রচণ্ড মারধোর। 'আমাকে বিবস্ত্র করে মারে, ছবি তোলে' "ঐ কর্মকর্তা আমাকে বলতে থাকে তোর বাপের নাম ভুলিয়ে দেব। আমাকে বিবস্ত্র করে মারে, ছবি তোলে , ভিডিও করে।" অরিফুল বলেন, পরে তাকে কাপড় পরিয়ে জোর করে চারটা স্বাক্ষর করে নেয়া হয়। "আমি এখনো জানি না এই স্বাক্ষরগুলো কেন, কোথায় নেয়া হয়েছে।" এরমধ্যেই পুলিশ চলে আসে, কিন্তু তিনি বলেন পুলিশ কি করতে পারবে! তাকে দ্রুত কারাগারে নিয়ে আসা হয়। বাড়ি থেকে তাকে বের করা হয় রাত সাড়ে ১২টার দিকে। আর কারাগারে পাঠায় রাত দেড়টা থেকে দুইটার দিকে। আরিফুল ইসলাম বলেন, এক/দেড়ঘন্টার মধ্যে এসব কিছু হয়েছে। আরিফুল ইসলাম কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনের ঐ কর্মকর্তার নাম বিবিসির কাছে বলেছেন। কিন্তু অভিযোগগুলো যেহেতু খুবই গুরুতর, তাই ঐ কর্মকর্তার বক্তব্যের জন্য তার মোবাইল ফোনে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। প্রতিবারই তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ফলে ঐ কর্মকর্তার নাম উহ্য রাখা হলো।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : কেবল নিউজ নেটওয়ার্ক , যা এর আদ্যাক্ষর সিএনএন নামে বেশি পরিচিত, একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল। এটি সংবাদ ও সংবাদের বিশ্লেষণ সম্প্রচার করে থাকে। ২৪ ঘণ্টা ধরে এটি সংবাদ পরিবেশন করে থাকে। ১৯৮০ সালে টেড টার্নার এটি প্রতিষ্ঠা করেন। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টা শহরে এর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। ১৯৯০ সালের প্রথম
উপসাগরীয় যুদ্ধের সময় বাগদাদ হতে সরাসরি সংবাদ সম্প্রচারের জন্য সিএনএন বিশ্বজুড়ে খ্যাতি অর্জন করে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ২০০৩ সালের মার্চ মাসে ইরাক আক্রমণ শুরু করার সময়কালে মাইরেড মাগুরি প্রত্যাশিত শত্রুদের বিরুদ্ধে জোর প্রচার চালিয়েছিলেন। ২০০২ সালের আগস্টে আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে ২৩ তম যুদ্ধের রেসিস্টার্স আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বক্তব্য রেখে মাগুরি আইরিশ সরকারকে ইরাক যুদ্ধের বিরোধিতা করার আহ্বান জানিয়েছিলেন । ২০১৭ সালের ১ মার্চ সেন্ট প্যাট্রিক দিবসে মাগুরি ফ্রিডা বেরিগান সহ অন্যান্য কর্মী সহ জাতিসংঘের সদর দফতরের বাইরে যুদ্ধের প্রতিবাদ করেছিলেন। ১৯ মার্চ, এনজিওয়াইর সিরাকিউসের লে ময়েন কলেজের একটি চ্যাপেলটিতে মাগুরি ৩০০ জন লোককে সম্বোধন করেছিলেন, "তাদের সমস্ত ধ্বংসযজ্ঞের সমস্ত উন্নত অস্ত্র নিয়ে সেনাবাহিনী ইরাকি জনগণের মুখোমুখি যাঁদের কিছুই নেই", তিনি ভিড়কে বলেছিলেন। "কারও ভাষায়, এটি ন্যায্য নয়"। এই সময়ে, মাগুরি ৩০ দিনের নজরদারি রেখে হোয়াইট হাউজের বাইরে ৪০ দিনের তরল উপবাস শুরু করলেন, এতে প্যাকস ক্রিস্টি ইউএসএ এবং ক্রিশ্চিয়ান গির্জার নেতারা যোগ দিয়েছিলেন। পরবর্তী দিনগুলোতে যুদ্ধ চলার সাথে সাথে মাগুরি আক্রমণটিকে "চলমান এবং লজ্জাজনক বধ" হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন। সেখানে তিনি বলেন, "আমরা প্রতিদিন ইরাকের মুসলিম ভাই-বোনদের সাথে সংহতি জানিয়ে মক্কার মুখোমুখি বসে থাকি এবং আমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি", তিনি ৩১ মার্চ প্রেসকে এক বিবৃতিতে বলেছিলেন। মাগুরি পরে মন্তব্য করবে যে মার্কিন মিডিয়া মিডিয়া ইরাক থেকে সংবাদ বিকৃত করে এবং আমেরিকান "অর্থনৈতিক এবং সামরিক স্বার্থ" অনুসরণে ইরাক যুদ্ধ পরিচালিত হয়েছিল। ২০০ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি তার বিশ্বাস ব্যক্ত করেছিলেন যে জর্জে ডাব্লু বুশ এবং টনি ব্লেয়ারকে "অবৈধভাবে বিশ্বকে যুদ্ধে নেওয়ার জন্য এবং মানবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের জন্য" জবাবদিহি করা উচিত "।
ইরাক যুদ্ধ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলের সীমাবদ্ধতা বর্ণনা করো।
রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেল আলফা কণা বিক্ষেপণ পরীক্ষার ফলাফলের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হলেও তাত্ত্বিক দিক দিয়ে মডেলটি যথেষ্ট বিরোধিতার সম্মুখীন হয়। এ মডেলের বিরোধীরা বলেন, সৌরমণ্ডলের গ্রহসমূহ সামগ্রিকভাবে আধানবিহীন অথচ ইলেকট্রনগুলো ঋণাত্মক আধানযুক্ত এবং পরস্পরকে কুলম্ব বল দ্বারা বিকর্ষণ করে। অপরদিকে গ্রহগুলো মহাকর্ষ বল দ্বারা পরস্পরকে আকর্ষণ করে। সুতরাং গ্রহের সাথে ইলেকট্রনের তুলনা সঠিক হয় না। ম্যাক্সওয়েলের তত্ত্বানুসারে কোনো আধানযুক্ত বস্তু বা কণা বৃত্তাকার পথে ঘুরলে তা ক্রমাগত শক্তি বিকিরণ করবে এবং তার গতিপথের ব্যাসার্ধ ধীরে ধীরে কমতে থাকবে এবং ঋণাত্মক আধানযুক্ত ইলেকট্রনসমূহ ক্রমাগত শক্তি হারিয়ে নিউক্লিয়াসে পতিত হবে। ফলে পরমাণুর অস্তিত্ব থাকবে না। কিন্তু বাস্তবে পরমাণু হতে ক্রমাগত শক্তি বিকিরণ বা ইলেকট্রনের নিউক্লিয়াসে পতন কখনোই ঘটে না। এছাড়াও, আবর্তনশীল ইলেকট্রনের কক্ষপথের আকার সম্পর্কে কোনো ধারণা রাদারফোর্ডের মডেলে দেওয়া হয়নি।
Bengali
ben
re-annotations
7efa80e3c7ddcacc2255ef269e95fa77d369533d341fcbf977aed6fda653bb2f
বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস বলো।
নিশ্চয়ই। বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস নিচে দেওয়া হলো। ছেলে: বাবা, আমাকে আরেক গ্লাস পানি দাও। বাবা: তোমার এত পানি লাগে কেন? তোমাকে ইতিমধ্যে ১০ গ্লাস পানি দিয়েছি। ছেলে: কিন্তু বাবা, বিছানায় যে আগুন ধরিয়েছি, সেটা তো নিভছে না!
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলতে কী বোঝায়?
যে কল্পিত রেখা অতিক্রম করলে তারিখের পরিবর্তন হয় তাকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে। কোন নির্দিষ্ট স্থান থেকে পূর্ব বা পশ্চিমে দীর্ঘপথ ভ্রমণ করার সময় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের সঙ্গে সঙ্গে সপ্তাহের দিন ও বার নিয়েও গরমিল হয়। কোন নির্দিষ্ট স্থান থেকে পূর্ব বা পশ্চিম দিকে ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমারেখা অতিক্রম করলে সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের উপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রসারিত একটি রেখা কল্পনা করা হয়। এ কল্পিত রেখাটিকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
প্রশ্নটির উত্তর দাও : বর্তমানে ভারতবর্ষে মোট কতজন হিন্দুধর্মালম্বী লোক বসবাস করে ?
বর্তমানে ভারতবর্ষে মোট ১১০ কোটি হিন্দুধর্মালম্বী লোক বসবাস করে |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : আবু আমির আর রহিব হানিফ ছিলেন। তিনি মুহাম্মদকে অপছন্দ করতেন, এবং বদরের যুদ্ধে লড়াই করেছেন বলে জানা গেছে। তিনি চেয়েছিলেন তাকে মদিনা থেকে বহিষ্কার করা এবং ইসলামকে নির্মূল করা। উহুদের যুদ্ধে
তিনি মুসলিমদের বিরুদ্ধে কুরাইশদের সাথেও যোগ দিয়েছিলেন। সংখ্যাগরিষ্ঠরা বলেছে যে আবু আমির বাইজেন্টাইনের শাসকের কাছে মুহাম্মদের বিরুদ্ধে সাহায্য চেয়েছিলেন। মুহাম্মদের সহচর আবদুল্লাহ ইবনে উবাই (মুনাফিক) ছিলেন তাঁর ভাগ্নে। আবু আমির হেরাক্লিয়াসের কোর্টে ইসলামিক ক্যালেন্ডারের ৯ হিজরি বা ১০ হিজরিতে মারা যান।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লব
ের পর প্রতিষ্ঠানটি প্রলেতারিয়েত ও কৃষক সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদেরও ভর্তি করতে শুরু করে। ১৯১৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি টিউশন ফি বাতিল করে এবং কর্মজীবী শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য প্রিপারেটরি ব্যবস্থা চালু করে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন | প্রশ্ন : বৃহৎ বঙ্গ বা বিশাল বাংলা অস্তিত্ব সর্বশেষ কত সাল পর্যন্ত ছিল ? অনুচ্ছেদ : ১৯০৫ হতে ১৯১১ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত বঙ্গভঙ্গের ফলশ্রুতিতে পূর্ববঙ্গ ও আসামকে নিয়ে একটি নতুন প্রদেশ গঠিত হয়েছিল, যার রাজধানী ছিল ঢাকায়। তবে কলকাতা-কেন্দ্রিক রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের চরম বিরোধিতার ফলে বঙ্গভঙ্গ রদ হয়ে যায় ১৯১১ সালে। ভারতীয় উপমহাদেশের দেশভাগের সময় ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে আবার বাংলা প্রদেশটিকে ভাগ করা হয়। হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গ ভারতের অংশ হয়, আর মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পূর্ববঙ্গ পাকিস্তানের অংশ হয়। ১৯৫৪ সালে পূর্ববঙ্গের নাম পাল্‌টে পূর্ব পাকিস্তান করা হয়।
বৃহৎ বঙ্গ বা বিশাল বাংলা অস্তিত্ব সর্বশেষ ১৯০৫ সাল পর্যন্ত ছিল |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী? তুলসী বনের বাঘ
একজন ব্যক্তি যে ভালো হওয়ার ভান করে কিন্তু আসলে তার বিপরীত
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
ব্যবসায়ীর জন্য ব্যাংক ঋণ পরিশোধ না করার পরিণাম কী হতে পারে ব্যাখ্যা করো।
ব্যাংক সাধারণত ব্যবসায়ীদের জামানতযুক্ত ও জামানতহীন ঋণ মঞ্জুর করে থাকে। যে সকল ব্যবসায়ীদের ঋণ গ্রহণযোগ্যতা থাকে তাদেরকে ব্যাংক জামানত ছাড়াই ঋণ প্রদান করে থাকে। ব্যবসায়ীরাও সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে বাধ্য থাকে। তবে একজন ব্যবসায়ী যদি গৃহীত ঋণ পরিশোধ না করে তার পরিণাম নিম্নে সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো:- ১. দেউলিয়া: একজন ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে ব্যাংক তাকে একটি সুবিধাজনক সময় দেয়। যদি তাতে ব্যবসায়ী সাড়া না দেয় তবে ব্যাংক আইনগত ব্যবস্থা নেয়। ফলে ব্যাংক আইনগত চাপসহ অন্যান্য চাপ সৃষ্টি করে বলে অনেক সময় এমন মারাত্মক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় যার ফলে উক্ত ব্যবসায়ী দেউলিয়া হয়ে যেতে পারে। ২. পুনরায় ঋণপ্রাপ্তির অনিশ্চয়তা: একজন ব্যবসায়ী তার গৃহীত ঋণ সময়মতো ফেরত দিলে তার প্রতি ব্যাংকের আস্থা বাড়ে। ফলে তাকে পুনরায় ঋণ দিতে ব্যাংক উৎসাহবোধ করে। কিন্তু ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে ব্যাংক তাকে পরবর্তীতে ঋণ প্রদান করতে চায় না। ৩. সুনাম নষ্ট: ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করার পর ব্যবসায়ী যদি সময়মতো তা পরিশোধ করতে না পারে তবে ব্যাংকের কাছে তার সুনাম নষ্ট হয় সর্বোপরি ব্যবসায়ীর বাজারেও সুনাম নষ্ট হতে থাকে। ফলে ব্যাংক হতে তার পক্ষে ঋণ গ্রহণ পরবর্তীতে সম্ভব নাও হতে পারে। ৪. বাড়তি ঋণের সুযোগ হতে বঞ্চিত: একজন ব্যবসায়ী যদি সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে পারে তবে ব্যাংকের কাছে তার আর্থিক সচ্ছলতা সন্তোষজনক হয়। ফলে তাকে বাড়তি ঋণও ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদন দিতে দেখা যায়। কিন্তু ব্যবসায়ী যদি ঋণ সময়মতো পরিশোধ করতে না পারে তবে ব্যাংক তাকে বাড়তি ঋণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করে। ৫. আমদানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অসুবিধা: যে সমস্ত ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করে এবং যাদের আর্থিক সচ্ছলতা সন্তোষজনক ব্যাংক তাদের প্রত্যয়ন পত্র খোলার সুযোগ দিয়ে থাকে। তাই যেসব ব্যবসায়ী সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে পারে না ব্যাংক তাদের প্রত্যয়ন পত্র খোলার সুবিধা দেয় না। ফলে উক্ত ব্যবসায়ী বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করতে পারে না।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
"পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন।
যুগযুগান্তরের অগনিত মানুষের ভাব-ঐশ্বর্যের এক অফুরন্ত ভান্ডার হলো গ্রন্থাগার। কালের প্রবাহে মানুষ আসে আবার চলেও যায়। কিন্তু তার ধ্যান-ধারণা, অভিজ্ঞতা, চিন্তা-ভাবনা সে লিপিবদ্ধ করে যায় বইয়ে। গ্রন্থাগার সে বই সংরক্ষণ করে এবং পরবর্তী প্রজন্মের সাথে হারিয়ে যাওয়া প্রজন্মের পচিয় করিয়ে দেয়। গ্রন্থাগার ভাব তৃষিত ও জ্ঞান পিপাসু মানুষেরহৃদয় ও মনের ক্ষুধা দূর করার বিপুল আয়োজন করে। গ্রন্থাগার হচ্ছে কালের নীরব সাক্ষী। এটি চিন্তার সঞ্চার ঘটায়। মানব হৃদয়কে উদ্দীপ্ত করে গ্রন্থাগার। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাত্রদের জ্ঞানের নতুন দিগন্তে পৌছে দেয়। আর গ্রন্থাগার তাদেরকে দেয় জ্ঞানের অগ্রগতি, নতুন দিকের ঠিকানা। গ্রন্থাগারে এক সঙ্গে বিচিত্র বইয়ের সমাবেশ ঘটে। বিচিত্র ভাব, বিচিত্র চিন্তা বিচিত্র অভিজ্ঞতার অফুরন্ত উৎস গ্রন্থাগার। তাই জ্ঞানান্বেষী মানুষ আপন মনের খোরাক এখানে সহজেই খুঁজে পায়। জীবন সংগ্রামে লিপ্ত ক্লান্ত মানুষ গ্রন্থের এ বিচিত্র আয়োজনে খুঁজে পায় এক অনির্বচনীয় আনন্দপূর্ণ প্রাণস্পন্দন। মানুষের জ্ঞানের অপূর্ণতাকে পূর্ণতায় ভরিয়ে দিতে পারে বই। দেশ-বিদেশের হাজার হাজার মনীষীর অমূল্য গ্রন্থে গ্রন্থাগার সমৃদ্ধ। তাই মানুষের অনুসন্ধিৎসু মন গ্রন্থাগারে এসে খুঁজে পায় কাঙ্ক্ষিত খোরাক। অনেক সময় একই ব্যক্তির পক্ষে চাহিদা অনুযায়ী বই কেনা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে গ্রন্থাগারই হয়ে ওঠে মূল ভরসাস্থল। ফলে মানুষের জানার ভাণ্ডারকে পূর্ণ করতে গ্রন্থাগারের গুরুত্ব অপরিসীম। একটি জাতিকে উন্নত, শিক্ষিত ও সংস্কৃতিবান হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গ্রন্থাগার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। তাছাড়া বিভিন্ন বয়সের পাঠক গ্রন্থাগারে একত্রে পাঠ গ্রহণ করে বলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে আন্তরিকতা, একতা। এক্ষেত্রে বিচারপতি ও লেখক মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের উক্তি প্রণিধানযোগ্য— গ্রন্থাগারের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে গড়ে ওঠে সংহতি যা দেশগড়া কিংবা রক্ষার কাজে রাখে অমূল্য অবদান। সুতরাং ব্যক্তিগত ও জাতীয় জীবনে গ্রন্থাগারের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নোক্ত পাঠ্যের সারাংশ বলো: জাতিকে শক্তিশালী, শ্রেষ্ঠ, ধন-সম্পদশালী, উন্নত ও সুখী করতে হলে শিক্ষা ও জ্ঞান বর্ষার বারিধারার মতো সর্বসাধারণের মধ্যে সমভাবে বিতরণ করতে হবে। দেশে সরল ও সহজ ভাষার নানা প্রকারের পুস্তক প্রচারের দ্বারা এ কার্য সিদ্ধ হয়। শক্তিশালী দৃষ্টিসম্পন্ন মহাপুরুষদের লেখনীর প্রভাবে একটি জাতির মানসিক ও পার্থিব অবস্থার পরিবর্তন অপেক্ষাকৃত অল্পসময়ে সংশোধিত হয়ে থাকে। দেশের প্রত্যেক মানুষ তার ভুল ও কুসংস্কার, অন্ধতা ও জড়তা, হীনতা ও সংকীর্ণতা পরিহার করে একটি বিনয় মহিমোজ্জ্বল উচ্চ জীবনের ধারণা করতে শেখে। মনুষ্যত্ব ও ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা করাই সে ধর্ম মনে করে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন হয় এবং গভীর দৃষ্টি লাভ করে। তারপর বিরাট জাতির বিরাট বিরাট দেহে শক্তি জেগে ওঠে।
কোনো জাতিকে সমৃদ্ধি অর্জন করতে হলে সর্বসাধারণকে শিক্ষা ও জ্ঞানের সমান সুযোগ দিতে হবে। সরল ভাষায় লিখিত বই প্রচারের মাধ্যমে এ কাজ সহজেই করা সম্ভব। এসকল বইয়ে থাকে মহাপুরুষদের শক্তিশালী দৃষ্টির স্পর্শ যা একটি জাতিকে তার সকল ক্ষুদ্রতা, সংকীর্ণতা পরিহার করে মানসিকভাবে সমুন্নত হতে সাহায্য করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন: উরুগুয়ে ১৯৯৫ সালে আয়োজক হিসেবে এই প্রতিযোগিতাটি জয়লাভ করতে সক্ষম হয়েছিল, যার মাধ্যমে উরুগুয়ের ফুটবলের পতনের সময় শেষ হয়েছি। ঘূর্ণায়মান স্বাগতিক নিয়মের বাস্তবায়নের সাথে সাথে কলম্বিয়া, প্যারাগুয়ে এবং ভেনেজুয়েলা প্রথমবারের মতো প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। ব্রাজিল ১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে পাঁচটি মহাদেশীয় শিরোপার মধ্যে চারটিতে জয়লাভ করেছিল। প্রথমটি, ১৯৯৭ সালে লেওনার্দো, দেনিলসন এবং রোনালদোর গোলের সাথে স্বাগতিক দেশ বলিভিয়াকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে জয়লাভ করেছিল, যা বলিভিয়ার উচ্চতায় ভার্দে-আমারেলার কনস্যাগ্রেশনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছিল। ১৯৯৯ সালে প্যারাগুয়ের আসুনসিওনে উরুগুয়েকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ব্রাজিল সফলভাবে শিরোপা রক্ষা করেছিল। তবে ২০০১ সালের কোপা আমেরিকায় হন্ডুরাস কোয়ার্টার-ফাইনালে ব্রাজিলকে পরাজিত করে কোপা আমেরিকার ইতিহাসের অন্যতম বড় চমকের সৃষ্টি করেছিল। উক্ত আসরে আয়োজক দেশ কলম্বিয়া প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ২০০১ সালে একটি বিব্রতকর ফলাফলের পর ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে পরাজিত করার পর দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চলে নিজেদের পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেছিল, পেরুতে অনুষ্ঠিত ২০০৪ সালের আসরটির ফাইনালে তারা পেনাল্টিতে জয়লাভ করেছিল। তিন বছর পর ভেনেজুয়েলায় অনুষ্ঠিত ফাইনালে দুই দল পুনরায় মুখোমুখি হয়েছিল, এবারও ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে অষ্টমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।
২০১১ সালের আসরটি আয়োজন করে এবং পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে কোয়ার্টার-ফাইনালে উরুগুয়ের কাছে পরাজিত হয়েছিল। উরুগুয়ে সেমি-ফাইনালে পেরুকে ২–০ গোলের ব্যবধানে এবং ফাইনালে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ফাইনালে পৌঁছাবে এবং প্যারাগুয়েকে ৩-০ গোলে পরাজিত করে আর্জেন্টিনার মাটিতে তৃতীয়বারের মতো এবং টানা দ্বিতীয়বার শিরোপা জয়লাভ করেছিল। উক্ত আসরে প্রথমবারের মতো আর্জেন্টিনা অথবা ব্রাজিল উভয় দলটি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেও সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছিল।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
"বেশির ভাগ আর্থিক সিদ্ধান্তই ঝুঁকি ও আয়ের মধ্যে ট্রেড অফ" কথাটি ব্যাখ্যা করো।
ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মৌলিক বা প্রধান সিদ্ধান্তসমূহ হচ্ছে -(ক) বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত; (খ) অর্থসংস্থানের সিদ্ধান্ত; (গ) লভ্যাংশ সিদ্ধান্ত। এসব সিদ্ধান্তগুলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এবং গৌণভাবে কারবারের ঝুঁকি ও মুনাফা অর্জন হারকে সমন্বিত করে শেয়ার-এর বাজার মূল্যকে প্রভাবিত করে। প্রতিটি ব্যবসা পরিচালনাতেই ঝুঁকির সৃষ্টি হয়। এই ঝুঁকিকে উপেক্ষা করে কারবারের মুনাফা বৃদ্ধি করাই হচ্ছে প্রতিটি কারবারি প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য। আর এই ঝুঁকি পরিহার করে মুনাফা অর্জনের প্রচেষ্টাই হচ্ছে ঝুঁকি ও আয়ের সমন্বয় সাধন। কারবারের আর্থিক সিদ্ধান্তগুলো এমনভাবে গ্রহণ করা হয় যাতে কারবারে ঝুঁকি কম থাকে এবং মুনাফা বেশি থাকে। এজন্য একজন আর্থিক ব্যবস্থাপককে এমনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয় যার দ্বারা প্রয়োজনীয় ঝুঁকি এড়ানো যায়। কারবারের প্রত্যেকটি কাজকে ঝুঁকির হাত হতে রক্ষা করার জন্য নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। তাই বলা হয়, বেশির ভাগ আর্থিক সিদ্ধান্তই ঝুঁকি ও আয়ের মধ্যে ট্রেড অফ।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
প্রশ্ন: কোন ঘটনাটি অনুচ্ছেদে বর্ণনা করা হচ্ছে? ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর ওয়াসিম বারি’র পরিবর্তে তাকে এ দায়িত্ব দেয়া হয়। এরপর অবশ্য আবারও প্রশাসনিক পরিবর্তন আসে। এছাড়াও, ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় সফলতার সাথে খেলোয়াড়ী জীবন অতিক্রম করা করাচী দলের নির্বাচক হিসেবে তিনি দায়িত্বে ছিলেন।
২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ|
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও | বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ?
বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম সাঁঝের মায়া |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও। যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যে পুলিশের গুলিতে অন্তঃসত্ত্বা কৃষ্ণাঙ্গ নারী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এতে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন স্থানীয়রা। প্রশ্ন: পুলিশের গুলিতে নিহত মহিলার গায়ের রঙ কী ছিল?
পুলিশের গুলিতে নিহত মহিলাটি একজন কৃষ্ণাঙ্গ। অর্থাৎ, তার গায়ের রং কালো।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
"চকচক করলেই সোনা হয় না" কথাটি ব্যাখ্যা করো।
পৃথিবীতে আসল ও নকল দু ধরনের জিনিসই আছে। আপাতত দৃষ্টিতে কোন কিছু আসল মনে হলেও প্রকৃত পক্ষে তা আসল নাও হতে পারে। অনেক সময় বাইরের আকার-আকৃতি, সাজসজ্জা ও চেহারায় এদের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করা যায় না। ফলে অনেকেই নকল জিনিসকে আসল বলে ভুল করেন। সােনা খুবই মূল্যবান ধাতু। এর রং যেমন উজ্জ্বল তেমনি আলােয় তা চকচক করে। সােনার মতাে অন্য ধাতু যেমন- তামা, পিতল ইত্যাদিও বাইরে থেকে উজ্জ্বল দেখায়। কিন্তু তাই বলে গুণে ও মানে এগুলাে সােনার চেয়ে অনেক নিচু মানের। তাই বাইরের চাকচক্য দেখে পিতলকে সােনা মনে করা ভুল হবে। এমনিভাবে বাইরের চেহারা ও সাজ-পােশাক দেখে অনেক সময় আমাদের মানুষ চিনতে ভুল হয়। কারণ, শুধু চেহারা সুন্দর ও পােশাক পরিপাটি হলেই লােক সৎ ও গুণী হয় না। টাকা-পয়সা থাকলে দুর্জন মানুষও বহু মূল্যবান কাপড়-চোপড় পরতে পারে। লােকসমাজে ধনী বলে পরিচিতিও পেতে পারে। কিন্তু সে যদি সৎ গুণাবলির অধিকারী না হয় তবে তা কোনাে কাজে আসে না। যিনি চিন্তা ও কাজে মহৎ, চরিত্রে ও আচরণে গুণিজন তিনিই প্রকৃত মানুষ। তাই বাইরের চেহারা ও চাকচিক্য দেখে মানুষকে বিচার করা ঠিক নয়। বিচার করতে হবে মানুষের চারিত্রিক গুণাবলীর।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচে উল্লিখিত অনুচ্ছেদে কী উৎসব পালিত হচ্ছে? কাশ ফুলে শোভা পায় দেশের প্রান্তর। শরতের বাতাস গাছ থেকে ঝরে পড়া মরা পাতাগুলোকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। পুরোহিতদের মন্ত্রপাঠের সাথে ঢাকের আওয়াজ প্রতিধ্বনিত হলো। বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব চলছিল পুরোদমে।
উল্লেখিত অনুচ্ছেদে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে। দূর্গাপূজা হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। এটি শরৎকালে অনুষ্ঠিত হয়।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: আওস ইবনুল মুনযির বা আওস ইবনে মুনযির আল আনসারী ( আরবীঃ أوس بن منذر الأنصاري ) মুহাম্মাদের একজন আনসার সাহাবা ছিলেন। যিনি
উহুদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং এই যুদ্ধে শাহাদত বরণ করেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন: পুরাপ্রস্তর যুগের ঠিক পরের যুগটির নাম কী ?
বিশ্বের ইতিহাস বলতে এখানে পৃথিবী নামক গ্রহে বসবাসকারী মানবজাতির ইতিহাস বোঝানো হয়েছে, গ্রহ হিসেবে পৃথিবীর ইতিহাস নয়। মানুষের ইতিহাস মূলত পুরাপ্রস্তর যুগে পৃথিবী জুড়ে শুরু হয়। আদিম যুগ থেকে প্রাপ্ত সকল প্রত্নতাত্ত্বিক ও লিখিত দলিল এর আওতাভুক্ত। লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে প্রাচীন প্রামাণ্য ইতিহাসের[1] শুরু হয়।[2][3] যদিও লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের পূর্ববর্তী যুগেও সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা ঘটে পুরাপ্রস্তর যুগে। সেখান থেকে সভ্যতা প্রবেশ করে নব্যপ্রস্তর যুগে এবং এসময় কৃষি বিপ্লবের (খ্রিস্টপূর্ব ৮০০০-খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ) সূচনা ঘটে। নব্যপ্রস্তর যুগের বিপ্লবে উদ্ভিদ ও পশুর গৃহপালন এবং নিয়মানুগ কৃষিপদ্ধতি রপ্ত করা মানব সভ্যতার একটি অনন্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।[4][5][6] কৃষির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বেশির ভাগ মানুষ যাযাবর জীবনযাত্রা ত্যাগ করে স্থায়ীভাবে কৃষকের জীবন গ্রহণ করে। তবে বহু সমাজে যাযাবর জীবনব্যবস্থা রয়ে যায়, বিশেষ করে ভৌগোলিকভাবে বিচ্ছিন্ন অঞ্চলগুলিতে ও যেখানে আবাদযোগ্য উদ্ভিদ প্রজাতির অভাব ছিল। কৃষি থেকে প্রাপ্ত খাদ্য নিরাপত্তা ও উদ্বৃত্ত উৎপাদনের ফলে গোষ্ঠীগুলি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে আরও বড় সামাজিক প্রতিষ্ঠানের জন্ম দেয়। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নও এক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে রিন-ছেন-ব্জাং-পো (জীবনকাল: ৯৫৮-১০৫৫) নামক বিখ্যাত তিব্বতী বৌদ্ধ পন্ডিতের উল্লেখ করা হয়। কিন্তু রজার গোয়েপ্পার এই বিহারের সবচেয়ে পুরাতন ভবনগুলির মধ্য অন্যতম গ্সুম-ব্র্তসেগ্স মন্দিরটি ত্রয়োদশ শতাব্দীর প্রথম চতুর্থাংশে নির্মিত হয়েছিল বলে হিসেব করেছেন। এই মন্দিরের তৃতীয় তলার প্রবেশদ্বারের দেওয়ালে 'ব্রি-কুং-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের যোগীদের চিত্রে এই ধর্মসম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা 'জিগ-র্তেন-ম্গোন-পো-রিন-ছেন-দ্পালের (জীবনকাল: ১১৪৩-১২১৭) চিত্র শেষে আঁকা হয়েছে বলে মনে করা হয় যে এই মন্দির 'জিগ-র্তেন-ম্গোন-পো-রিন-ছেন-দ্পালের মৃত্যুর পর ত্রয়োদশ শতাব্দীর শুরুতে নির্মিত হয়েছে। এই সময় আলচি সহ নিম্ন লাদাখ মধ্য তিব্বতের 'ব্রো নামক পরিবারগোষ্ঠীর শাসনাধীন ছিল। প্রশ্ন : আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা কে ?
আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা রিন-ছেন-ব্জাং-পো |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের বাক্যটি কী সম্পর্কিত? "উত্তাল সমুদ্র ঢেউ তীরে আছড়ে পড়তে থাকে, যা দেখে মনে হয় ঝড় আসছে।"
প্রদত্ত বাক্যটি ঝড়ের পূর্বাভাস সম্পর্কিত। উত্তাল সমুদ্রে ঢেউ তীরে আছড়ে পড়া দেখে মনে হয় ঝড় আসছে। অর্থাৎ, তীরে ঢেউ আছড়ে পড়া দেখে ঝড়ের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। তাই, বাক্যটি ঝড়ের পূর্বাভাস সম্পর্কিত।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
একটি ব্ল্যাক হোল কি?
একটি ব্ল্যাক হোল একটি তীব্র মহাকর্ষীয় শক্তি সহ একটি সত্তা, এতটাই তীব্র যে এটি থেকে কিছু পালাতে দেয় না, এমনকি শব্দ তরঙ্গ বা আলোক তরঙ্গও নয়
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন | ১৯৭৮ সালের অভ্যুত্থানের পরে
, কাবুল টাইমসের নামকরণ করা হয় "কাবুল নিউ টাইমস" এবং সাম্প্রদায়িক বক্তৃতা ছাপানো শুরু হয়েছিল যা স্নায়ু যুদ্ধের সময়কালের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় এবং পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রতি অত্যন্ত দ্বন্দ্বপূর্ণ ছিল।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়, লিবিয়ান এফ-৫ গুলি সরগোধা বিমানঘাঁটিতে মোতায়েন করা হয়েছিল, সম্ভবত
পাকিস্তানি পাইলটদের প্রস্তুত করার জন্য একটি সম্ভাব্য প্রশিক্ষণ ইউনিট হিসেবে। গাদ্দাফি ব্যক্তিগতভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে চিঠি দিয়ে তার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের অভিযোগ এনেছিলেন, যিনি বাংলাদেশী মুক্তিবাহিনীর সহযোগী ছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
আমাজন রেইনফরেস্ট কি?
আমাজন রেইনফরেস্ট ব্রাজিলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুতন্ত্র। এই রেইনফরেস্ট বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বাস্তুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। এটি বিভিন্ন গাছ, গাছপালা এবং প্রজাতির একটি ঘন বন। বিজ্ঞানীরা আমাজন রেইনফরেস্টে ঘন ঘন নতুন প্রজাতির প্রাণের সন্ধান করছেন।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটির সারসংক্ষেপ লিখুন।
দ্য ইমিটেশন গেম হলো ২০১৪ সালের একটি ঐতিহাসিক নাট্য চলচ্চিত্র যা ম্যাথিউ ওয়ান পরিচালনা করেন। এতে অভিনয় করেছেন বেনেডিক্ট কাম্বারব্যাচ, কিরা নাইটলি, ম্যাথিউ ম্যাকফাডিন, ক্রিস্টোফার প্লামার, ম্যাথিউ রিস, ক্লেভ স্ট্যান্ডেন, রবার্ট ওয়ার্ল, ডমিনিক ওয়েস্ট, এবং ডেভিড ওয়াটসন। চলচ্চিত্রটি অ্যালান টুরিং-এর জীবনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। অ্যালান টুরিং ছিলেন একজন ব্রিটিশ গণিতবিদ, যুক্তিবিদ, কম্পিউটার বিজ্ঞানী, এবং ক্রিপ্টোগ্রাফার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ব্লেচলি পার্কে ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিভাগের জন্য কাজ করেন এবং এনিগমা মেশিনকে ভাঙার জন্য একটি কম্পিউটার তৈরি করেন। এনিগমা মেশিন ছিল জার্মানির তৈরি করা একটি গোপন ক্রিপ্টোগ্রাফিক মেশিন যা গোপনে বার্তা পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হতো। টুরিং-এর কাজ যুদ্ধের ফলাফল পরিবর্তন করতে সাহায্য করে এবং আনুমানিক ১৪ মিলিয়ন মানুষের জীবন বাঁচায়। চলচ্চিত্রটি ১৯৪১ সালে ব্লেচলি পার্কে শুরু হয় যেখানে টুরিং এনিগমা মেশিনকে ভাঙার জন্য একটি দলকে নেতৃত্ব দেয়। দলটি একটি কম্পিউটার তৈরি করে যা এনিগমা মেশিন দ্বারা তৈরি করা বার্তাগুলিকে দ্রুত এবং সঠিকভাবে ভাঙতে পারে। ফলে ব্রিটিশরা জার্মানদের বার্তাগুলি বুঝতে পারে এবং যুদ্ধে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে পারে। চলচ্চিত্রটি টুরিং-এর ব্যক্তিগত জীবনকেও অন্বেষণ করে। তিনি একজন সমকামী ছিলেন যা তখন ব্রিটেনে অবৈধ ছিল। তিনি তার যৌনতা প্রকাশ করার কারণে লজ্জিত এবং অনিরাপদ বোধ করতেন। ১৯৫২ সালে তাকে অপকর্মে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং তাকে হরমোনাল থেরাপির জন্য বাধ্য করা হয়। থেরাপির ফলে তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং ১৯৫৪ সালে আত্মহত্যা করেন। দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটি ব্যাপক প্রসংশা কুড়িয়েছে। এটি আটটি অ্যাকাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়। চলচ্চিত্রটি দুটি অ্যাকাডেমি পুরস্কার জিতেছে। চলচ্চিত্রটি টুরিং-এর জীবন এবং কাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি তার প্রতিভা এবং অবদানকে স্বীকৃতি দেয়, পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত জীবনের চ্যালেঞ্জগুলিও অন্বেষণ করে।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "অর্জুনের হাতে নিহত হন" | প্রসঙ্গ : কর্ণ ক্ষিপ্ত হয়ে অর্জুনের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হন। ভীষণ যুদ্ধ লাগে। দুইজন সমান যোদ্ধা হওয়ার কারণে কেউ কাউকে ছাড় দিচ্ছিলেন না। সবাই নিজ নিজ যুদ্ধ ভুলে অর্জুন এবং কর্ণের যুদ্ধ দেখতে লাগলেন। কর্ণের রথের সারথী ছিলেন শল্য, যিনি ছিলেন সম্পর্কে পাণ্ডবদের মামা। তিনি কর্ণকে নানা কথায় কাবু করতে লাগলেন।[16] হঠাৎ কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে গেল। একদিন কর্ণের তীরে ভুলবশত এক ব্রাহ্মণের গরুর বাছুর মারা যায়। তখন সেই ব্রাহ্মণ কর্ণকে অভিশাপ দিয়েছিলেন যে শেষ যুদ্ধের সময় কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে যাবে।[17] এদিকে পরশুরামের অভিশাপে কর্ণ ব্রহ্মাস্ত্রের মন্ত্র ভুলে গেলেন। শেষ পর্যন্ত অর্জুনের হাতে কর্ণের মৃত্যু হল।
পুরাণ মতে কর্ণ কার হাতে নিহত হন ?
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় বিজ্ঞান বইয়ের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করো ?
বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় বিজ্ঞান বইয়ের তালিকা যথেষ্ট দীর্ঘ। তাই সব দিক বিবেচনা করে একটি তালিকা দেওয়া হলো - ১ অক্ষয়কুমার দত্ত : আঁধার রাতে একলা পথিক, আশীষ লাহিড়ী, দে’জ ২ অদৃশ্য জগৎ, মৃণাল কুমার দাশগুপ্ত ৩ অন্য এক রেনেসাঁস, সুমিতাদাস, পি বি এস ৪ অন্য কোনও সাধনার ফল, আশীষ লাহিড়ী, পাভলভ ইনস্টিটিউট ৫ অবিনাশ মেঘনাদ সাহা, অত্রি মুখোপাধ্যায়, অনুষ্টুপ ৬ অব্যক্ত, জগদীশচন্দ্র বসু, বাউলমন, ১৯৮৯ ৭ অ্যারিস্টটলের লণ্ঠন, শিবতোষ মুখোপাধ্যায়, আনন্দ ৮ আকাশ ও পৃথিবী, মৃত্যুঞ্জয়প্রসাদ গুহ ৯ আকাশলীনা: ডাইনোসর থেকে পাখি, শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ ১০ আধুনিক বিজ্ঞানের ক্রমবিকা, অনুষ্টুপ ১১ আন্টার্কটিকা, সুদীপ্তা সেনগুপ্ত, আনন্দ ১২ আফ্রিকার জঙ্গলে বারো বার, রতনলাল ব্রহ্মচারী ১৩ আলোর কথা, পলাশ বরন পাল, শিশু সাহিত্য সংসদ ১৪ ইতিহাসে বিজ্ঞান, জে ডি বার্ণাল, অনুবাদ আশীষ লাহিড়ী, আনন্দ ১৫ ঈশ্বরকণা মানুষ ইত্যাদি, পথিক গুহ, আনন্দ ১৬ উদ্ভিদ পরিচয়, সুবিমল চন্দ্র দে, আনন্দ ১৭ উদ্ভিদজগৎ ও ত্রিপুরা, আলাপে সংলাপে, নলিনীকান্ত চক্রবর্তী ১৮ এই বইয়ের নাম অন্য মলাটে, সুজন দাশগুপ্ত, আনন্দ ১৯ কলকাতার গাছ, রুদ্রপ্রসাদ চক্রবর্তী ২০ কারিগরি কল্পনা ও বাঙালি উদ্যোগ, সিদ্ধার্থ ঘোষ, দে’জ ২১ কালিদাসের পাখী, শ্রী সত্যচরণ লাহা, গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এন্ড সন্স, ১৯৩৪ ২২ কী দিয়ে সমস্তকিছু গড়া, পলাশ বরন পাল ২৩ কেয়স, ফ্র্যাকটাল এবং স্ব-সংগঠন, অরবিন্দ কুমার, এন বি টি ২৪ ক্যানসার ও জিন, সুতপা সেনগুপ্ত, আনন্দ ২৫ খৈরী-কোরেটা-সাঁচী-বাহাদূর, রতনলাল ব্রহ্মচারী ২৬ গল্পে গল্পে আকাশ চেনা, বাসুদেব ভট্টাচার্য, আনন্দ ২৭ গাছগাছালির বিচিত্র কথা, জয়শ্রী দত্ত ২৮ চক্রব্যূহে বৈজ্ঞানিক, স্বাতী ভট্টাচার্য, মিত্র ও ঘোষ ২৯ চিরঞ্জীব বনৌষধি, শিবকালী ভট্টাচার্য, আনন্দ ৩০ চেনা অচেনা পাখি, অজয় হোম ও রবীন বল, শৈবা প্রকাশন বিভাগ, ১৯৯৫ ৩১ চেনা জানা পোকামাকড়, শেখর মুখোপাধ্যায়, স্টার বুক হাউস ৩২ ছলনার আট-পা এবং অন্যান্য, যুধাজিৎ দাশগুপ্ত, আনন্দ ৩৩ জগদানান্দ রায় রচনা সংগ্রহ, আনন্দ পাবলিশার্স ৩৪ জিন: ভাবনা, দুর্ভাবনা, তুষার চক্রবর্তী, অবভাস ৩৫ জ্ঞান, অ-জ্ঞান ও বিজ্ঞান, মহাশ্বেতা চৌধুরী, আনন্দ ৩৬ জ্যোতির্বিজ্ঞান ও অন্যান্য প্রবন্ধ, রমাতোষ সরকার ৩৭ ডাইনোসর বিচিত্রা, শেখর মুখোপাধ্যায় ও নারায়ণ ঘোড়াই, অযান্ত্রিক ৩৮ ডারউইন থেকে ডিএনএ এবং ৪০০ কোটি বছর, নারায়ণ সেন, আনন্দ ৩৯ তাহাদের কথা, শীলাঞ্জন ভট্টাচার্য ৪০ ত্রিপুরার গাছপালা, নলিনীকান্ত চক্রবর্তী ৪১ ধাঁধা এবং মজার খেলা, সুজন দাশগুপ্ত, আনন্দ ৪২ নক্ষত্র নীহারিকার রোমাঞ্চলোকে, গৌরীপ্রসাদ ঘোষ ৪৩ নক্ষত্রের গান, বিমান নাথ, আনন্দ ৪৪ পতঙ্গ, শীলাঞ্জন ভট্টাচার্য* ৪৫ পদার্থ বিকিরণ বিশ্ব, সূর্যেন্দুবিকাশ করমহাপাত্র ৪৬ পদার্থ বিজ্ঞানের বিস্ময়, জয়ন্ত বসু ৪৭ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, প্রথম খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ১৯৯৭ ৪৮ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, দ্বিতীয় খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ১৯৯৮ ৪৯ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, তৃতীয় খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ২০০১ ৫০ পশ্চিমবাংলার উদ্ভিদ, চতুর্থ খণ্ড, শান্তিরঞ্জন ঘোষ, বোটানিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, ২০০৫ ৫১ পশ্চিমবাংলারপাখি, প্রণবেশসান্যালওবিশ্বজিৎরায়চৌধুরী, আনন্দ, ১৯৯৪. ৫২ পশ্চিমবঙ্গের প্রজাপতি, যুধাজিৎ দাশগুপ্ত, আনন্দ, ২০০৬ ৫৩ পাখিওয়ালার ডায়েরি, সুব্রত চক্রবর্তী, আনন্দ ৫৪ পাখী, জগদানন্দ রায় ৫৫ পাখীর কথা, সত্যচরণ লাহা ৫৬ পিঁপড়ের জীবনদর্শন, তারকমোহন দাস ৫৭ পিঁপড়ের রূপকথা, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, লেখনী প্রকাশন ৫৮ পৃথিবী কি শুধু মানুষের জন্য?, তারকমোহন দাস ৫৯ পৃথিবীর শেষ প্রান্তে, শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ ৬০ পোকামাকড়, জগদানন্দ রায় ৬১ প্রকৃতির বাহারি প্রাণী প্রজাপতি, দীপককুমার দাঁ ৬২ প্রবন্ধ সংগ্রহ, দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ ৬৩ প্রমথনাথ বসু রচনা সংগ্রহ, দীপক দাঁ ও সুবীর কুমার সেন সম্পাদিত ৬৪ প্রাচীন ভারতে পরিবেশ চিন্তা, শুভেন্দু গুপ্ত, সাহিত্য সংসদ ৬৫ প্রাণ ও অপ্রাণের সীমান্তে, দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, আনন্দ ৬৬ প্রাণী ও পরিবেশ, অমরেন্দ্রনাথ গুহ, আনন্দ, ১৯৯৬ ৬৭ ফসিলের কথা, অজিত কুমার পাল, আনন্দ ৬৮ ফুল ফোটার সন্ধানে, সন্তোষ কুমার পাইন, আনন্দ ৬৯ ফ্রাঙ্কেনষ্টাইন, সুনীলকুমার গঙ্গোপাধ্যায়, অরুণা, ১৩৭৪ ৭০ বঙ্গসাহিত্যে বিজ্ঞান, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ৭১ বন ও বন্য প্রাণী, রতনলাল ব্রহ্মচারী, বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ ৭২ বাংলা নামে বিদেশি উদ্ভিদ, মণীন্দ্রনাথ সান্যাল, আনন্দ, ২০০০ ৭৩ বাংলার কীটপতঙ্গ, গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, দে'জ ৭৪ বাংলার গাছপালা, গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, শৈবা প্রকাশন বিভাগ, ১৯৮৬ ৭৫ বাংলার পরিচিত পাখি, সুধীন্দ্রলাল রায়, মিত্র ও ঘোষ, ২০০৩ ৭৬ বাঘ-সিংহ-হাতি, রতনলাল ব্রহ্মচারী, শৈবা প্রকাশন বিভাগ, ১৯৯২ ৭৭ বাঁশ সম্পদ, নলিনীকান্ত চক্রবর্তী ৭৮ বিজ্ঞান ও ভারতীয় সংস্কৃতি, জে বি এস হ্যালডেন, চিরায়ত ৭৯ বিজ্ঞান ও মার্কসীয় দর্শন, জে বি এস হ্যালডেন (অনুবাদ-তারাপদ মুখোপাধ্যায়), চিরায়ত ৮০ বিজ্ঞান ও মতাদর্শ: হিন্দুত্ববাদ, ক্রিয়েশনিজম, বিকল্প বিজ্ঞান, আশীষ লাহিড়ী ৮১ বিজ্ঞান কীভাবে কাজ করে, চারুপ্রভা দেবী, বেস্টবুকস্ ৮২ বিজ্ঞান বুদ্ধিজীবী বিপ্লব এবং বিবিধ চিন্তা, অমিতাভ চক্রবর্তী, রেনেসাঁস ৮৩ বিজ্ঞান সমাজ মানুষ (বিজ্ঞান ও বিজ্ঞান কর্মী সংকলন) ৮৪ বিজ্ঞান, অবিজ্ঞান, অপবিজ্ঞান, (উৎস মানুষ সংকলন) ৮৫ বিজ্ঞানের জানা অজানা, শেখর মুখোপাধ্যায়, অযান্ত্রিক ৮৬ বিজ্ঞানের দায়, বিজ্ঞানীর দায়িত্ব, তুষার চক্রবর্তী, অবভাস ৮৭ বিজ্ঞানজিজ্ঞাসুর ডায়েরি, অরূপরতন ভট্টাচার্য ৮৮ বিপন্ন অরণ্য ও বন্যপ্রাণী, সুধীন সেনগুপ্ত, আনন্দ ৮৯ বিবর্তনের কথা, অলোক মুখোপাধ্যায়, সুবর্ণরেখা ৯০ বিশ্বাসঘাতক, নারায়ণ সান্যাল, দে'জ, ১৯৮১ ৯১ বৈচিত্রময়প্রকৃতিরসন্ধানে,অসিতবরণদে, এভেনেলপ্রেস, ২০০৯ ৯২ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের কথা , স্বপনকুমার দে, সেরা প্রকাশক প্রাইভেট লিমিটেড , ১৯৯৪ ৯৩ মহাবিশ্বের প্রথম আলো, বিমান নাথ, অনুষ্টুপ ৯৪ ভদ্রলোকি যুক্তিবাদের দক্ষিণাবর্ত, আশীষ লাহিড়ী, ঋতাক্ষর ৯৫ ভাসমান জলজ উদ্ভিদ, বিজন মণ্ডল ৯৬ ভিন্নগ্রহে প্রাণের উৎস, সুব্রত রায়, আনন্দ ৯৭ মহাকর্ষের কথা, সুকন্যা সিংহ, অনুষ্টুপ ৯৮ মহাকাশ পরিচয়, শ্রীজিতেন্দ্রকুমার গুহ, বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ, ১৯৬৯ ৯৯ মাপজোকের ইতিহাস, পলাশ বরন পাল, অনুষ্টুপ ১০০ মীজানুর রহমানের ত্রৈমাসিক পত্রিকার তিনটে বিশেষ সংখ্যা: পাখি, গাছ এবং গণিত ১০২ মেঘনাদ রচনা সংকলন, ওরিয়েন্ট লংম্যান ১০৩ যুক্তিবাদীর মর্মকথা, দেবাশিস্ ভট্টাচার্য, ঋতাক্ষর ১০৪ রামেন্দ্রসুন্দরের বিজ্ঞান রচনা সংগ্রহ, সংকলন ও সম্পাদনা শ্যামল চক্রবর্তী, আজকাল ১০৫ রূপকথা নয় পোকার কথা, শেখর মুখোপাধ্যায় ১০৬ ল্যাবনোটবুক, অভিজিৎ চক্রবর্তী ১০৭ সত্যি মিথ্যের গোলকধাঁধা, সুজন দাশগুপ্ত, আনন্দ ১০৮ সাপ কামড় ও চিকিৎসা, ড. বাসুদেব মুখোপাধ্যায় ও দিলীপকুমার সোম, যুক্তিবাদী সংস্থা ১০৯ সুন্দরবনের সুন্দর সুন্দরী, অর্জুন সর্দার ও শেখর মুখোপাধ্যায়, বন বিভাগ, পঃ বঃ সরকার ১১০ সূত্রপাত, আইজাক অ্যাসিমভ, অনুবাদ পলাশবরণ পাল, শেখর গুহ, অনুষ্টুপ ১১১ স্তন্যপায়ী, কৌশিক ১১২ হস্তী পুরাণ, শান্তনু ঘোষ, আনন্দ ১১৩ হাতির বই, ধৃতিকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী, আনন্দ, ২০০৭ ১১৪ হিমালয়ের ফুল, বীরেন্দ্রনাথ সরকার
Bengali
ben
original-annotations
5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বর্তমানে মোট ১১ টি ব্যাটালিয়ন রয়েছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের। নদীপথ বা দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলসহ সব জায়গাতেই পুলিশের এই ব্যাটালিয়নগুলো কাজ করছে। বিশেষ নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা ব্যাটালিয়নের দুটি ব্যাটেলিয়ন রয়েছে। ২০১০ সালের জুন থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সার্বিক দায়িত্ব নেবার পর থেকে সেখানকার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ এবং যাত্রী হয়রানি রোধে বিশেষ ভূমিকা রাখেছে। ২১ জুন ২০১১ সালে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন প্রথম নারী ইউনিট চালু করে। ১ জুলাই ২০১৬ সালে গুলশানে জঙ্গি আক্রমণের
পর বাংলাদেশের শহর এলাকায় কমান্ডো ইউনিট গঠন করার জন্য সরকারের পরিকল্পনার অংশ হিসাবে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা গার্ড সেন্টারে প্রশিক্ষণ নেন দলটির কর্মকর্তারা।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
আইনস্টাইনের তত্ত্ব সময় সম্পর্কে কী বলে?
আইনস্টাইনের তত্ত্ব অনুসারে, সময় পরম নয়। অন্য কথায়, সময় যে হারে প্রবাহিত হয় তা নির্ভর করে আপনি কোথায় আছেন এবং আপনি কত দ্রুত ভ্রমণ করছেন তার উপর। আইনস্টাইনের বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব অনুসারে, সময় এবং স্থান একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। আলোর গতি সর্বদা একই, কিন্তু পর্যবেক্ষকের গতি আলোর গতির কাছাকাছি হলে, স্থান এবং সময়ের মধ্যে একটি বক্রতা দেখা দেয়। এই বক্রতা সময়কে ধীর করে দিতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি মহাকাশযান পৃথিবীর কাছাকাছি আলোর গতির কাছাকাছি গতিতে ভ্রমণ করলে, মহাকাশযানের ভিতরে থাকা একজন ব্যক্তির জন্য সময় পৃথিবীতে থাকা ব্যক্তির তুলনায় ধীর গতিতে প্রবাহিত হবে। আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব অনুসারে, মাধ্যাকর্ষণও সময়কে প্রভাবিত করে। ভারী বস্তুর চারপাশে মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের কারণে স্থান এবং সময় বক্র হয়। এই বক্রতা সময়কে ধীর করে দিতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, পৃথিবীর চারপাশে মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের কারণে পৃথিবীর পৃষ্ঠে থাকা একজন ব্যক্তির জন্য সময় মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের বাইরে থাকা একজন ব্যক্তির তুলনায় ধীর গতিতে প্রবাহিত হবে। আইনস্টাইনের তত্ত্বের সময় সম্পর্কে এই ধারণাগুলি পরীক্ষামূলকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, জিপিএস সিস্টেম আইনস্টাইনের তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে কাজ করে। জিপিএস সিস্টেমে ব্যবহার করা ঘড়িগুলিকে মাধ্যাকর্ষণ এবং গতির কারণে সময়ের বিকৃতির জন্য সামঞ্জস্য করতে হয়। আইনস্টাইনের তত্ত্বের সময় সম্পর্কে এই ধারণাগুলি আমাদের মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানকে ব্যাপকভাবে প্রসারিত করেছে।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : শৈশব থেকেই নির্মল সেনের লেখালেখিতে হাতেখড়ি হয়। তিনি ৮ম শ্রেণীতে পড়ার সময় হাতে লিখে প্রকাশিত ‘কমরেড’ পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন। নির্মল সেন মূলত: কলাম লেখক ছিলেন। এছাড়াও তিনি প্রবন্ধ এবং ভ্রমণকাহিনী লিখেছেন বেশ কয়েকটি। স্বাধীনতা
পরবর্তীকালে এদেশের সমকালীন সংঘাতপূর্ণ রাজনীতির প্রক্ষিতে তৎকালীন দৈনিক বাংলায় লেখা 'স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই' নামক একটি উপ-সম্পাদকীয় তাকে লেখক হিসেবে প্রভূত খ্যাতি ও পরিচিতি দান করে। তার উল্লেখযোগ্য কিছু বইয়ের নাম:
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন : আসফাকউল্লা খানের পিতার নাম কি ছিল ?
আসফাকউল্লা ১৯০০ সালের ২২ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন উত্তর প্রদেশের শাহজাহানপুরে। তাঁর পিতা, শফিক উল্লা খান পাঠান পরিবারের মানুষ ছিলেন এবং তাঁর পরিবার সামরিক দিক দিয়ে বিখ্যাত ছিলো। তাঁর মায়ের দিক থেকে পরিবারটি ছিলো অধিক শিক্ষিত এবং অনেক আত্মীয় ব্রিটিশ ভারতের পুলিশ এবং প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর মা মাজহুর-উন-নিসা ছিলেন একজন ধার্মিক নারী। আশফাকউল্লা ছিলেন চার ভায়ের ভেতরে সবচেয়ে ছোট ছেলে। তাঁর বড় ভাই রিয়াসাত উল্লাহ খান ছিলেন পণ্ডিত রামপ্রসাদ বিসমিলের সহপাঠী। যখন মইনপুর ষড়যন্ত্রে বিসমিলকে অভিযুক্ত করা হয়, রিয়াসাত তাঁর ছোট ভাই আশফাককে বিসমিলের উর্দু শায়ের কবিতার শক্তি ও সাহস সম্পর্কে বলেছিলেন। তারপর থেকেই আশফাক বিসমিলের সাথে তাঁর কবিতার দৃষ্টিভঙ্গির জন্য সাক্ষাতে আগ্রহী ছিলেন। ১৯২০ সালে, যখন বিসমিল শাহজাহানপুরে আসেন এবং ব্যবসায় নিজেকে যুক্ত করেন, আশফাক বহুবার বিসমিলের সাথে সাক্ষাতের চেষ্টা করেন কিন্তু বিসমিল কোনো মনোযোগ দেননি।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল হবার কারণ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল হওয়ার কারণ হলো পৃথিবীর বার্ষিক গতি। বার্ষিক গতির জন্য সূর্যরশ্মি কোথাও লম্বভাবে আবার কোথাও তীর্যকভাবে পড়ে এবং দিন-রাত্রির হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে। এর ফলে ভূপৃষ্ঠের সব জায়গায় সময়ভেদে তাপের তারতম্য এবং ঋতু পরিবর্তন ঘটে। যেমন— ২১শে জুনের দেড় মাস আগে থেকে দেড় মাস পর পর্যন্ত উত্তর গোলার্ধে থাকে গ্রীষ্মকাল, অন্যদিকে এই একই সময়ে দক্ষিণ গোলার্ধে থাকে শীতকাল।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
বিশ্লেষণী যন্ত্রের উদ্ভাবক কে?
চার্লস ব্যাবেজ
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
বৈশাখী ভাতা নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন।
আবহমানকাল ধরে পালিত হয়ে আসছে পহেলা বৈশাখ। প্রতিবছর উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে পালিত হয় নববর্ষ। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের সর্বজনীন উৎসব এটি। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত বাঙালিরা বাংলা নববর্ষকে বিশেষভাবে পালন করে। সে হিসেবে এটি বাঙালির জাতীয় উৎসব। এ দিনটিকে আরও অর্থবহ ও উৎসবমূখর করতে বাংলাদেশ সরকার একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। আর তা হলো সরকারি চাকরিজীবীরা দুই ইদের বোনাসের মতো বৈশাখী ভাতা বা নববর্ষ ভাতা নামে আরও একটি বোনাস পাবেন। কিছু কিছু ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে ও এ ভাতা প্রদান করা হয়। ২০১৫ এর বেতন গেজেটে নববর্ষ ভাতা সংযোজন হওয়ায় নববর্ষ উৎসব আলাদা এক রূপে আবির্ভূত হয়েছে উৎসবপাগল বাঙালির কাছে। এদিনে বর্ণিল পোশাক আর রঙ-বেরঙের ফেস্টুনে আচ্ছাদিত হয় গোটা দেশ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা থেকে বের করা হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। এ শোভাযাত্রা কোন ধর্মীয় শোভাযাত্রা নয়। দেশের আপামর জনসাধারণ কি হিন্দু কি মুসলমান, কি খ্রিষ্টান, কি বৌদ্ধ সকলে মিলে অংশ নেয় এ শোভাযাত্রায়। ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে জুড়ি নেই নববর্ষ উৎসবের। সর্বোপরি আমরা বাঙালি; বাঙ্গালিত্বের মূর্ত প্রতীক এ নববর্ষ উৎসব। আমরা গর্বিত বাঙালি হিসেবে নববর্ষ উৎসব পালন করি। ২০১৫ এর বেতন গেজেট প্রকাশ হওয়ার পর থেকে নববর্ষ উৎসবের বিশেষত্ব আরও সম্প্রসারিত হয়েছে। সম্প্রতি গেজেট আকারে প্রকাশিত নতুন বেতন স্কেল প্রবর্তন করা হয়েছে। এতে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন প্রায় দ্বিগুণ হারে বেড়েছে। নতুন বেতনকাঠামোয় বাংলা নববর্ষ উদযাপনের জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাংলা নববর্ষ ভাতা পাবেন। ধর্মীয় উৎসবের ভাতার বাইরে এটিই আমাদের দেশের প্রথম সর্বজনীন উৎসব ভাতা।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন যেন আপনি একজন শিক্ষক এবং এই বিষয়ে ক্লাসে পড়াচ্ছেন অভিজিৎ রায়ের ব্লগের নাম কী ?
অভিজিৎ রায় (১২ সেপ্টেম্বর ১৯৭২ - ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫))[1] একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বাংলাদেশী-মার্কিন প্রকৌশলী, লেখক ও ব্লগার।[2] তিনি বাংলাদেশের মুক্ত চিন্তার আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে সরকারের সেন্সরশিপ এবং ব্লগারদের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদের সমন্বয়কারক ছিলেন। তিনি পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও তার স্ব-প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট মুক্তমনায় লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত ছিলেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলা থেকে বের হওয়ার সময় অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যা কে আহত করে।[3][4]
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? বিজেপির হিন্দুত্ব আদর্শের প্রতিফলন ঘটেছে বিজেপি সরকারের বিভিন্ন নীতিতে। বিজেপি বাবরি মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণের পক্ষপাতী। ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে এটিই ছিল বিজেপির প্রধান ইস্যু। যদিও ১৯৯২ সালে বিজেপির একটি মিছিল চলাকালীন বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর বিজেপির জনপ্রিয়তা কিছুটা হ্রাস পায়। এর পর মন্দির নির্মাণের গুরুত্ব বিজেপির এজেন্ডায় হ্রাস পায়। এনডিএ সরকারে শিক্ষানীতিতে ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর এডুকেশনাল অ্যান্ড ট্রেনিং-এর (এনসিইআরটি) সংস্কার ওভারতীয় স্কুলগুলির পাঠ্যপুস্তক সংস্কার গুরুত্ব পেয়েছে। বিভিন্ন গবেষক এই সংস্কারকে, বিশেষত ইতিহাস পাঠ্যপুস্তক সংস্কারকে ভারতীয় ইতিহাসের ‘গৈরিকীকরণ’ আখ্যা দিয়েছেন। বিভিন্ন অগ্রণী বিজ্ঞানীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এনফিএ সরকার বৈদিক জ্যোতিষকে কলেজ পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করেছিল।
বাবরি মসজিদ ধ্বংস |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন | ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ এনে সমাবেশ করছে বামপন্থী সংগঠনগুলো গত প্রায় নয় বছর ধরে যেহেতু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় রয়েছে সেজন্য তাদের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বেশি। ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে তারা দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একচ্ছত্র আধিপত্য তৈরি করেছে। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে তারা ভিন্ন মতাবলম্বী প্রতিদ্বন্দ্বী সংগঠনগুলোর উপরও মাঝে-মধ্যে চড়াও হচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে কয়েকদিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী নিপীড়ন এবং আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ এনে সোমবার বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল। অনেকে মনে করেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্বাচিত ছাত্র সংসদ না থাকায় অনেক বছর ধরে ক্ষমতাসীনদের ছাত্র সংগঠনগুলো ক্যাম্পাসে নিজেদের মতো করে আধিপত্য তৈরি করছে। ছাত্র সংসদ কার্যকরী করার পক্ষে সবচেয়ে বেশি জোরালো দাবী তোলে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো। তাঁদের ধারণা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যদি ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়মিত অনুষ্ঠিত হতো তাহলে হল দখল, ক্যান্টিনের নিয়ন্ত্রণ কিংবা টেন্ডারবাজির মতো ঘটনা ঘটতো না। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের নেতা লিটন নন্দী বলেন, "যখন আপনি শিক্ষার্থীদের ভোটের কথা চিন্তা করবেন, তখন আপনার মাঝে এমন কিছু গুণাবলী থাকতে হবে যার কারণে শিক্ষার্থীরা আপনাকে নির্বাচিত করবে।" গত প্রায় ৩০ বছর ধরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র সংসদের কোন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। লিটন নন্দী, সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ফলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অনেকের কোন ধারণাই নেই যে ছাত্র সংসদ কীভাবে কাজ করে। কিন্তু তারপরও অনেকে মনে করেন, ছাত্র সংসদ কার্যকরী থাকা উচিত। ছাত্র সংসদ কার্যকরী থাকলে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের একাধিপত্য চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তো বলে তাদের ধারণা। বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের কথা বলা থাকলেও কর্তৃপক্ষ বরাবরই নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে অনীহা দেখিয়ে আসছে। ছাত্র সংসদ কার্যকরী হলে প্রকৃতপক্ষে কতটা লাভ হবে এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মাঝেও অবশ্য মতভিন্নতা রয়েছে। ছাত্র সংসদ কার্যকরী হলে প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে সহিংসতা বৃদ্ধি পাওয়ার আশংকা রয়েছে বলে অনেক শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ধারণা।
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রসংসদ কার্যকরী হলেই ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের আধিপত্য কমবে?
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নভেম্বরের মাঝামাঝি দুই হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমার ফিরে যাবে বলে জানিয়েছে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ প্রত্যাবাসন নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হতে পারে এবং প্রথম দফায় প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা রাখাইনে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানানো হয়। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্যরা কক্সবাজারে বেশকিছু রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে নেতাদের সাথে কথা বলেছেন; যার পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল মিয়ানমার সরকারের নেয়া পদক্ষেপের কথা জানিয়ে রোহিঙ্গাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করা। শরণার্থী ক্যাম্পের একজন রোহিঙ্গা নেতা মোহাম্মদ নূর বিবিসিকে বলেন, "তারা আমাদের বুঝিয়েছেন যে প্রত্যাবাসন শুরু হলে এখানে (বাংলাদেশে) ট্রানজিট ক্যাম্পে কয়েকদিন থেকে মিয়ানমারের অস্থায়ী ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হবে।" মি. নূর জানান, তাদেরকে বলা হয়েছে মিয়ানমারের অস্থায়ী ক্যাম্পে ৫ মাস থাকার পর তারা নিজেদের আদি বাসস্থানে ফিরে যেতে পারবেন এবং মিয়ানমারের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে রোহিঙ্গারা চায় সীমান্ত পার হওয়ার পরই যেন তাদের নাগরিকত্ব দেয়া হয়। পাশাপাশি প্রত্যাবাসনের সময় জাতিসংঘের নিরাপত্তা রক্ষীদের উপস্থিতিও দাবি করছে তারা। ২০১৭ সালের অগাস্ট থেকে ৭ লক্ষেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন। আরো পড়তে পারেন: ভারত কীভাবে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে পারছে? নির্বাচন নিয়ে সংলাপ কখনো সফল হয়নি কেন? মোবাইল কেসের ছবি থেকে জানা গেল যেভাবে রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে মিয়ানমার সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয়ে সেদেশের কর্তৃপক্ষ ফলাও করে প্রচারণা চালালেও আসলে পরিস্থিতির কতটা উন্নতি হয়েছে সে প্রশ্ন থেকেই যায়। বিবিসি'র বার্মিজ বিভাগের সংবাদদাতা স ইয়ান নিয়াং রাখাইন অঞ্চলে তার সরেজমিন অনুসন্ধানের ভিত্তিতে জানান, প্রচারণা চালানো হলেও, আসলে অবস্থার খুব একটা উন্নয়ন হয়নি। মি. নিয়াং বলেন, রাখাইন অঞ্চলে অবস্থার উন্নয়ন সম্পর্কে সরকার নানাবিধ দাবি করলেও মাঠ পর্যায়ে অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না। তিনি জানান, শরণার্থীরা মিয়ানমারে ফিরে আসার পর প্রাথমিকভাবে যেসব অস্থায়ী ক্যাম্পে থাকবে সেখানে ৩০০ থেকে ৪০০'র বেশি ঘর নেই এবং সেখানে একসাথে খুব বেশি মানুষ থাকতে পারবে না; কিন্তু মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে সেসব অস্থায়ী আবাস একসাথে ৩০ হাজার মানুষ ধারণের ক্ষমতা রাখে। এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিকে মিয়ানমার কতটা আশ্বস্ত করতে পারছে?
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন বিশ্বের প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধের নাম কী ?
অ্যান্টিবায়োটিক কয়েকধরণের জৈব-রাসায়নিক ঔষধ যা অণুজীবদের (বিশেষ করে ব্যাক্টেরিয়া) নাশ করে বা বৃদ্ধিরোধ করে। সাধারানতঃ এক এক অ্যান্টিবায়োটিক এক এক ধরনের প্রকৃয়ায় অন্যান্য অণুজীবের বিরুদ্ধে কাজ করে। বিভিন্ন ব্যাক্টেরিয়া(Bacteria) ও ছত্রাক(Fungi) অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করে। "অ্যান্টিবায়োটিক" সাধারণভাবে ব্যাক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহার হয়, ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে না। তবে অ্যান্টিবায়োটিক হল আরও বড় জীবাণু-নাশক শ্রেণীর সদস্য যার মধ্যে আছে নানা প্রকার অ্যান্টি-ভাইরাল (ভাইরাস-নাশক), অ্যান্টি-ফাঙ্গাল (ছত্রাক-নাশক) ইত্যাদি। প্রকৃতিতেও বহু জীবাণু-নাশক আছে যাদের অনেককেই এখনও ঔষধ হিসাবে পরিক্ষা করে দেখা হয়নি, যেমন ব্যাক্টেরিওসিন (Bacteriocin)- ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা নিসৃত কাছাঁকাছি ধরনের ব্যাক্টেরিয়া-ঘাতক প্রোটিন টক্সিন (বিষ)। সাধারণভাবে অ্যান্টিবায়োটিক শব্দটি ক্ষুদ্র জৈব-রাসায়নিক পদার্থ বোঝায়, বৃহত প্রোটিন নয় বা অজৈব-রাসায়নিক অণু নয়, (যেমন আর্সেনিক) আবিষ্কারপূর্ব ইতিহাস প্রাকৃতিক উপাদানের যে রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে, তা আন্টিবায়োটিক আবিষ্কারের বহু পূর্বে মানুষের জানা ছিল। শতবর্ষ পূর্বে চীনে সয়াবিনের ছত্রাক(Mould) আক্রান্ত ছানা (Moldy Soybean Curd) বিভিন্ন ফোঁড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হত। চীনারা পায়ের ক্ষত সারাবার জন্য ছত্রাক Mould আবৃত পাদুকা (স্যান্ডল) পরত। ১৮৮১ সালে ব্রিটিশ অণুজীব বিজ্ঞানী জন টিন্ডাল (John Tyndall) ছত্রাকের জীবাণু প্রতিরোধী ভূমিকা লক্ষ্য করেন। [1] লুই পাস্তুর এবং জোবার্ট লক্ষ্য করেণ কিছু অণুজীবের উপস্থিতিতে প্রস্রাবে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি (Anthrax) জন্মাতে পারেনা। ১৯০১ সালে এমারিখ (Emmerich) এবং লও (Low) দেখেন যে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি ( Anthrax bacili) আক্রমণ থেকে খরগোশকে বাঁচানো সম্ভব যদি সিউডোমোনাস এরুজিনোসা Pseudomonas aeruginosa নামক ব্যাক্টেরিয়ার তরল আবাদ (Liquid culture) খরগোশের দেহে প্রবেশ (Inject) করানো যায়। তাঁরা মনে করেণ ব্যাক্টেরিয়াটি কোনো উৎসেচক (enzyme)তৈরি করেছে যা জীবাণুর আক্রমণ থেকে খরগোশকে রক্ষা করছে। তাঁরা এই পদার্থের নাম দেন পাইওসায়ানেজ (Pyocyanase)। ১৯২০ সালে গার্থা ও দাথ কিছু গবেষণা করেন এই জাতীয় জীবাণু নাশক তৈরি করতে। তাঁরা অ্যাকটিনোমাইসিটিস (Actinomycetes) দ্বারা প্রস্তুত একধরনের রাসায়নিক পদার্থ খুজে পান যার জীবাণুনাশী ক্ষমতা আছে। তাঁরা এর নাম দেন...
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
ভাজা মাছ উল্টে খেতে জানে না
একজন নকল ব্যক্তি যিনি খুব নির্দোষ হওয়ার ভান করছেন
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
"গ্রিনল্যান্ড কিন্তু সবুজে ঘেরা ভূমি নয়" শিরোনামে গ্রিনল্যান্ডের পরিচিতিমূলক একটি অনুচ্ছেদ লেখ।
গ্রিনল্যান্ড কিন্তু সবুজে ঘেরা ভূমি নয়। উত্তর আটলান্টিক ও আর্কটিক মহাসাগরের মধ্যে অবস্থিত বিশ্বের সুবৃহৎ দ্বীপ গ্রিনল্যান্ড। নামে গ্রিনল্যান্ড বা সবুজভূমি হলেও সমগ্র দ্বীপের প্রায় চার ভাগের তিনভাগ শুভ্র বরফে ঢাকা। এর তাপমাত্রা সাধারণত মাইনাস ৮-৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। দ্বীপটির আয়তন ২১,৭৫,৬০০ বর্গ কিমি। পৃথিবীর বৃহত্তম জাতীয় উদ্যান 'নর্থ-ইস্ট গ্রিনল্যান্ড ন্যাশনাল পার্ক' এ দ্বীপেই অবস্থিত। জীববৈচিত্র্যের অনন্য এ লীলাভূমিতে প্রায় ৩১০ প্রজাতির ভাস্কুলার উদ্ভিদের দেখা মেলে, যার মধ্যে ১৫ প্রজাতির উদ্ভিদ পৃথিবীর আর কোথাও দেখা যায় না। এখানকার বড় আকারের স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে রয়েছে মাস্ক ষাঁড়, রেইনডিয়ার, মেরু ভাল্লুক, আর্কটিক নেকড়েসহ আরও অনেক প্রাণী। এখানকার সাগর উপকূলে প্রায় ২০ লক্ষ সিল দেখা যায়। এদের সাথে বিচরণ করে হাতির মতো লম্বা দাঁতের ওয়ালরাস। অন্যান্য জলজ স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে রয়েছে নীলতিমি, গ্রিনল্যান্ড তিমিসহ নয় প্রজাতির তিমি। গ্রিনল্যান্ডকে মুখরিত করে রাখে পেরেগ্রিন ফ্যালকন, বড় পানকৌড়ি, আইসল্যান্ড গাংচিলসহ রং-বেরংয়ের নানান প্রজাতির পাখির সুমধুর সুরের লহরী। সব মিলিয়ে গ্রিনল্যান্ড জীববৈচিত্র্যের সত্যিকার এক স্বর্গভূমি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের কোনটি একটি শারীরিক পরিবর্তনের উদাহরণ কিন্তু একটি রাসায়নিক পরিবর্তনের নয়? এর মধ্যে যে কোন একটি বেছে নিন: (i) একটি কাঠের ডাল যখন পুড়ে যায় তখন তাপ ও আলো দেয়; (ii) একটি গাছ তার ফলের মধ্যে সূর্যের শক্তি সঞ্চয় করে; (iii) ঘাসের মধ্যে হারিয়ে যাওয়া একটি পেনি ধীরে ধীরে রঙ পরিবর্তন করে; (iv) একটি জলের পাইপ ঠান্ডা রাতে হিমশীতল এবং ফাটল;
(iv) একটি জলের পাইপ ঠান্ডা রাতে হিমশীতল এবং ফাটল;
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
সুশাসন প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব বর্ণনা করো।
সুশাসন ও উন্নয়ন ওতপ্রোতভাবে জড়িত । তাই একটি রাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্য সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা প্রথম এবং প্রধান কাজ। নিচে সুশাসন প্রতিষ্ঠার গুরুত্বগুলো উল্লেখ করা হলো: আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা: সমাজে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সুশাসনের গুরুত্ব অপরিসীম । আইনের শাসন কায়েমের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা ভোগ করতে পারে। ফলে সমাজ সুশৃঙ্খল হয়ে ওঠে এবং সমাজে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি হয়। তাই আইনের শাসন নিশ্চিত করতে সমাজ ও রাষ্ট্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যাবশ্যক। সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা: গণতন্ত্রের সাফল্য ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অংশীদারিত্ব প্রয়োজন। সুশাসন কায়েমের মাধ্যমে সকলের অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করা সম্ভব। স্বচ্ছতা রক্ষা করা: আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের সকল কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। এতে একদিকে যেমন প্রশাসনিক স্বচ্ছতা প্রকাশ পায়। অন্যদিকে সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা গভীর হয়। তাই সরকারের স্বচ্ছতা রক্ষায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত জরুরি। স্বচ্ছতা রক্ষা করা: আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের সকল কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। এতে একদিকে যেমন প্রশাসনিক স্বচ্ছতা প্রকাশ পায়। অন্যদিকে সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা গভীর হয়। তাই সরকারের স্বচ্ছতা রক্ষায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত জরুরি। প্রশাসনিক জবাবদিহিতা: প্রশাসনিক জবাবদিহিতার সাথে জনগণের কল্যাণের দিকটি গভীরভাবে সম্পৃক্ত। সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারিদের নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতির বাহিরে থেকে আইনানুগ দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশাসনিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। আর প্রশাসনিক জবাবদিহিতা বাস্তবায়নে সুশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নাগরিক অধিকার রক্ষা: প্রত্যেক রাষ্ট্রের সকল নাগরিকগণ রাষ্ট্র প্রদত্ত কতগুলো নাগরিক অধিকার ভোগ করে থাকে। আর নাগরিকদের সেসব অধিকার রক্ষায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব অপরিসীম। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনগণের সংবিধান প্রদত্ত অধিকারসমূহ যাতে তারা যথাযথভাবে ভোগ করতে পারে সেজন্য সুশাসন কায়েম আবশ্যক। জনগণের কল্যাণ সাধন: জনগণের সার্বিক কল্যাণ সাধনে নাগরিকের দায়িত্ব কর্তব্যের সাথে সরকারের দায়িত্ব ও কর্মকাণ্ডের সমন্বয় সাধন করা প্রয়োজন। জনগণের কল্যাণ সাধনে কল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সুশাসনকে অপরিহার্য শর্ত হিসেবে গণ্য করা হয়। ন্যায়বিচার লাভ: নাগরিকদের অধিকার ও স্বাধীনতা সংরক্ষণের জন্য সকল নাগরিকের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা আবশ্যক। সুশাসন রাষ্ট্রে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথকে সুগম করে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবিকতার প্রসার: সহনশীলতা, মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা, অন্যের অধিকারে হস্তক্ষেপ না করাসহ গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা তথা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবিকতার প্রসারের জন্য সুশাসন অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার: সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সকল নাগরিক যাতে সুখী-সমৃদ্ধশালী জীবনযাপন করতে পারে সেজন্য প্রয়োজন সুশাসন নিশ্চিত করা। দেশপ্রেমের জাগরণ: সুন্দর-সমৃদ্ধ সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জনগণ যাতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে, জাতীয় স্বার্থকে বড় করে দেখে সুশাসন গভীর দেশপ্রেমের সে জাগরণ ঘটাতে উদ্বুদ্ধ করে। জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা: সুশাসন সরকারি কর্মকাণ্ডের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে। ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত শাসকের মধ্যে যখন জবাবদিহিতার মনোভাব দেখা যায় এবং সে অনুযায়ী কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়, তখন সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব ও সহজ হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
পানিকে সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয় কেন? ব্যাখ্যা করুন।
মানুষসহ জীব জগতের অস্তিত্বের জন্যে পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পানিকে অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পানি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ। এটি জীবজগতের জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য। আবার কৃষি ও শিল্পের বিকাশে পানির ব্যবহার অপরিহার্য। বর্ষাকালে বৃষ্টি থেকে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া গেলেও শীত ও গ্রীষ্মকালের পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। এজন্য পানিকে মূল্যবান সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
খাদ্যবস্তু পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলিতে এসে জীবাণুমুক্ত হয়ে পরিপাক হয়। বর্তমানে বিভিন্ন বিষাক্ত রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত খাদ্য গ্রহণের ফলে আমাদের পরিপাকের ব্যাঘাত ঘটছে এবং আন্ত্রিক সমস্যার কারণ দেখা দিচ্ছে। উদ্দীপকের উল্লিখিত পৌষ্টিকতন্ত্রের পাকস্থলির পরের অংশের পরিপাক ক্রিয়ার বর্ণনা দাও।
উদ্দীপকে আন্ত্রিক সমস্যার কথা বলা হয়েছে। আন্ত্রিক সমস্যার কারণে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক অসুবিধা দেখা দেয়। নিচে শারীরিক
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিন্মোক্ত বক্তব্যের সারাংশ লেখ: কোন সভ্য জাতিকে অসভ্য করার ইচ্ছা যদি তোমার থাকে, তাহলে তাদের সব বই ধ্বংস কর এবং সকল পন্ডিতকে হত্যা কর, তোমার উদ্দেশ্য সিদ্ধ হবে। লেখক, সাহিত্যিক ও পন্ডিতেরাই জাতির আত্মা। এই আত্মাকে যারা অবহেলা করে, তারা বাঁচে না। দেশকে বা জাতিকে উন্নত করতে চেষ্টা করলে, সাহিত্যের সাহায্যেই তা করতে হবে। মানব মঙ্গলের জন্য যত অনুষ্ঠান আছে, তার মধ্যে এটাই প্রধান ও সম্পূর্ণ। জাতির ভেতর সাহিত্যের ধারা সৃষ্টি কর, আর কিছুর আবশ্যকতা নেই।
সাহিত্য জাতির বিবেকের দর্পণ। কোনো জাতিকে সভ্য হতে হলে সাহিত্যের অনুশীলন এবং লেখক ও সাহিত্যিকদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন আবশ্যক। তাই জাতীয় কল্যাণের জন্য উন্নত সাহিত্যের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
what important event is this text about: শেফার্ড তিনটি বিশ্বকাপ ফাইনালসহ ১৭২টি ওয়ানডে এবং ৯২টি টেস্টে আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আম্পায়ার হিসেবে তিনি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন ১৯৮১ সালে। এরপর ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে অভিষিক্ত হন। ১৯৮৫ সালে ক্রিকেট খেলার প্রধান স্তর, টেস্ট ক্রিকেটে আম্পায়ার হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ক্রিকেটপ্রিয় সকলের হৃদয়-মন জয় করেন।
বিভিন্ন ম্যাচে ডেভিড শেফার্ডের আম্পায়ার হিসেবে অভিষিক্ত হওয়া
Bengali
ben
re-annotations
24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c
মধ্যমেয়াদী অর্থসংস্থানের ব্যয়সমূহ কী কী?
মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের ব্যয় বলতে মধ্যমেয়াদি ঋণের প্রদত্ত সুদকেই বুঝায়। এ সুদের হার দেশের প্রচলিত ব্যাংক হার (যা কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত হয়), ঋণের পরিমাণ, ঋণের সময় এবং ঋণদাতা ও ঋণ গ্রহীতার প্রয়োজন, সম্পর্ক, ঋণ গ্রহণের উদ্দেশ্য ইত্যাদির উপর নির্ভর করে থাকে। পূর্বে সকল ব্যাংকের ক্ষেত্রে ঋণের সুদের হার সমান থাকলেও সম্প্রতি বিভিন্ন ব্যাংকের ক্ষেত্রে এ সুদের হারের ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়। তবে বর্তমান ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসারের জন্য সরকারি ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক কম সুদে ঋণ দিচ্ছে। মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যয়কে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। ১. প্রত্যক্ষ ব্যয়: ঋণের প্রত্যক্ষ ব্যয় বলতে ঋণের সুদকে বুঝায়। যদি কোন যন্ত্রপাতি বা অন্য কোন উদ্দেশ্যে ব্যাংক হতে মধ্যমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করা হয় তবে উক্ত ঋণের উপর একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ প্রদান করতে হয়। ঋণের পরিমাণ যত বৃদ্ধি পাবে সুদের পরিমাণও তত বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু সুদের হার স্থির থাকবে। যেমন- ৫,০০,০০০ টাকা ঋণ গ্রহণ করা হলো যার সুদের হার ১০%। সুতরাং প্রত্যক্ষ সুদের পরিমাণ হবে, ৫,০০,০০০ * ১০% = ৫০,০০০ টাকা । বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংকগুলোতে এই ঋণের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন সুদের হার দেখা যায়। ২. পরোক্ষ ব্যয়: যদি ব্যংক হতে ঋণ গ্রহণ না করে অন্য কোন উপায়ে এরূপ অর্থায়ন করা হয় তখন পরোক্ষ ব্যয়ের উদ্ভব হয়। যেমন- কোনো উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কিস্তিতে যন্ত্রপাতি কেনা হলে পরোক্ষ ব্যয়ের সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে নগদ ক্রয়ের দামের থেকে কিস্তিতে ক্রয় করলে যন্ত্রপাতি মূল্য বাবদ কিছু বেশি মূল্য পরিশোধ করতে হয়। নগদ মূল্য এবং কিস্তির মোট মূল্যের পার্থক্যই পরোক্ষ ব্যয় বলে গণ্য হবে। কিস্তিতে ক্রয়ের ক্ষেত্রে অবশ্য যন্ত্রপাতির মোট মূল্যের একটি অংশ ডাউন পেমেন্ট হিসেবে দেয়া হয়। এক্ষেত্রে যদি মেশিন ক্রয়ের সময় ডাউন পেমেন্ট বেশি করা হয় তবে কিস্তির পরিমাণ কম হবে আবার ডাউন পেমেন্ট কম হলে কিস্তিরে পরিমাণ বেশি হবে। ৩. ভাড়া ব্যয়: যারা সাধারণত সুদ পছন্দ করেন না তাদের এই প্রকার খরচের সম্মুখীন হতে হয়। এক্ষেত্রে কোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে কোন যন্ত্রপাতি নেয়া হলে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর উক্ত যন্ত্রপাতির জন্য ভাড়া প্রদান করতে হয় এবং সাথে সাথে যন্ত্রপাতির মোট মূল্যের একটি অংশ কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়। যন্ত্রপাতির মোট মূল্য পরিশোধ করা হয়ে গেলে উক্ত যন্ত্রপাতির জন্য আর ভাড়া প্রদানের প্রয়োজন হয় না। এক্ষেত্রে এরূপ ভাড়াই মধ্য মেয়াদি ঋণের ব্যয়। উপরোক্ত আলোচনায় দেখা যায় যে, মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যয় স্থায়ী নয় বরং ক্ষেত্র বিশেষে পরিবর্তনশীল । মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের খরচ স্বল্পমেয়াদি উৎসের চেয়ে বেশি কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি উৎসের চেয়ে কম। তবে ক্ষেত্র বিশেষে এ উৎসের খরচ দীর্ঘমেয়াদি উৎসের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
সত্যবাদিতা শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন।
মানুষের জীবনে সত্য অমৃতের প্রতীক। এ যেন এক পরশপাথর, সত্যের স্পর্শে মানুষ খাঁটি সোনা হয়ে ওঠে। সত্য পথের অনুসারী সত্য পথ থেকে বিচ্যুত না হওয়ার ক্ষেত্রে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকায় পাপ-পঙ্কিলতা তাকে স্পর্শ করতে পারে না। সত্যবাদিতা মানব চরিত্রের উজ্জ্বল অলংকার। সত্যের চর্চা মানবজীবনকে সফলতার স্বর্ণদুয়ারে সহজেই পৌঁছে দিতে পারে। সত্য পথের দিশা খুঁজে পেলে কারো জীবনে আর পাপের স্থান থাকে না। বাস্তব জীবনে সত্যবাদিতার মতো গুণ আর নেই। এই গুণের মাধ্যমে সমাজের সকল দুরাচার ও অন্যায় রোধ করা সম্ভব। সমাজের নিম্নস্তর থেকে উচ্চস্তর পর্যন্ত সকলে যদি সত্যের অনুসারী হয়ে চলে তবে সকল অসংগতি দূর করা সম্ভব। সুখ-শান্তি আর সুন্দর জীবনের স্বাদ পেতে হলে জীবনকে সত্যের সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে। সত্যবাদী ব্যক্তিকে সবাই বিশ্বাস করে। যিনি সত্যবাদী তিনি অন্যদের আদর্শ হিসেবেও পরিগণিত হন। পক্ষান্তরে মিথ্যাবাদীকে কেউ পছন্দ করে না, বিশ্বাস করে না এমনকি তাকে কেউ সম্মান করে না। একজন মিথ্যাবাদীকে সবাই এড়িয়ে চলতে চায়। মিথ্যার ফলে সমাজে সৃষ্টি হয় নানা ধরনের সংঘাত ও জটিলতা। মিথ্যা মানুষকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যায় আর সত্য মানুষকে সম্মানের শিখরে নিয়ে যায়। সত্য খুবই কঠিন। মানুষের উচিত সেই কঠিনকেই আরাধ্য করা। কেননা সত্য এমন এক সঞ্জীবনী শক্তি যার দ্বারা বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা নেই। জীবনে পরিপূর্ণ সার্থকতার জন্য প্রত্যেকেরই জীবনে সত্যবাদিতার প্রতিফলন ঘটানো প্রয়োজন।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
আরব দেশের নামকরণ হয়েছে কীভাবে?
মরুময় বৈশিষ্ট্য এবং ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে আরব দেশটির নামকরণ হয়েছে। আরব শব্দটি আরাবাতুন শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি। কেউ কেউ মনে করে করেন প্রাচীন হেজাজের তায়ামা প্রদেশের 'আরাবা' অঞ্চলের নাম থেকে আরব শব্দটি এসেছে। অন্য সূত্র মতে, হিব্রু শব্দ আবহার (মরুভূমি) শব্দ থেকে আরব শব্দের উৎপত্তি। কারও কারও মতে আরব শব্দের অর্থ বাগ্মিতা। আর আরববাসী ছিল বাগ্মিতায় বিশেষভাবে দক্ষ। তাই ধারণা করা হয় বাগ্মি মানুষের আবাসভূমির নাম রাখা হয়েছে আরব। তবে মরুময় বৈশিষ্ট্যের কারণেই ওই অঞ্চলের নাম আরব হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। আরব উপদ্বীপটির তিন দিকে পানি ও এক দিক স্থলবেষ্টিত হওয়ায় আরববাসী একে জাজিরাতুল আরব বা আরব উপদ্বীপ বলে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ১৯৬৫ সালে এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটির নির্মাণ শুরু হয়ে ১৯৬৯ সালে শেষ হয় এবং ১৯৬৯-৭০ সাল থেকে এতে চিনি উৎপাদন শুরু করা হয়। স্বাধীনতা লাভের পর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার এই প্রতিষ্ঠানটিকে রাষ্ট্রায়াত্ত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করে।
অনুচ্ছেদের বিষয় স্বাধীনতা |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত বিষ্ণুরাম মেধির মন্ত্রিসভায় তিনি একজন পরিষদীয় মন্ত্রী হিসাবে কাজ করে গেছেন। ১৯৬৭ সালে তাঁর শেষ নির্বাচনে, ৭৭ বছর বয়সে, মজুমদার আসামের বিধানসভাতে জয়ী হন। এরপর তিনি বিমলা প্রসাদ চালিহার মন্ত্রিসভায় আইন, সমাজকল্যাণ ও রাজনৈতিক হিংসার শিকার বিভাগের মন্ত্রী হন। আইনমন্ত্রী হিসাবে তিনি জেলা পর্যায়ে নির্বাহী ও বিচার বিভাগকে আলাদা করা শুরু করেন। ১৯৭০-৭১ সালে
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়, তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে পালিয়ে আসা হাজার হাজার উদ্বাস্তুদের ত্রাণ ও পুনর্বাসনের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালে সক্রিয় রাজনীতি থেকে পদত্যাগ করেন। তাঁর দীর্ঘ কর্মজীবনের অন্যান্য পদগুলি ছিল আসাম মাদ্রাসা বোর্ডের সভাপতি; রাজ্য হজ কমিটির সভাপতি এবং আসাম বিধানসভার প্রোটেম স্পিকার (১৯৬৭ সালে)। গুয়াহাটিতে হজ ঘর (হাজী মুসাফির খানা) স্থাপনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন। মাদ্রাসা বোর্ডের সভাপতি হিসেবে, তিনি এই ধর্মীয় বিদ্যালয়গুলির আধুনিকীকরণ শুরু করেন এবং আসামের মাদ্রাসা পাঠক্রমে ইংরেজি এবং বিজ্ঞান প্রবর্তনের জন্যও তাঁর অবদান আছে। হাইলাকান্দিতে উচ্চশিক্ষা কেন্দ্র স্থাপনের জন্য তিনি অগ্রণী ভূমিকা নিয়ে ছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, ১৭ পুনা হর্স ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৪ র্থ তম পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডে নিযুক্ত হয়েছিল। দ্বন্দ্বের সময়কালের মধ্যে, ব্রিগেড বাসন্তর যুদ্ধে শকরগড় সেক্টরে যুদ্ধ হয়।
একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? শহীদ শাহ আবদুুল মজিদ হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজসেবক। মুক্তিযুদ্ধে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন | বিখ্যাত মহাকাশ গবেষক আব্দুস সাত্তার খানের বাবার নাম কী ?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। শিক্ষা সংস্কৃতির পীঠস্থান রুপে পরিচিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়।বাংলাদেশের সংস্কৃতি কে আজও ধারন করে এই জেলা।[1] ভৌগোলিক অবস্থান ও আয়তন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়তন ১৯২৭.১১ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে হবিগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ও হবিগঞ্জ এবং পশ্চিমে মেঘনা নদী, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার অবস্থান। জেলার পটভূমি ১৭৬৫ খ্রীস্টাব্দে বাংলা দেওয়ানী লাভের পর ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ত্রিপুরাকে দুইটি অংশে বিভক্ত করে। সেগুলি হলো ত্রিপুরা ও চাকলা রৌশনাবাদ। ১৭৮১ সালে সরাইল পরগনা ব্যতীত বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী নিয়ে একটি জেলা ইংরেজরা গঠন করে এবং এর নাম দেয় টিপারা(Tippera)জেলা বা ত্রিপুরা জেলা।ত্রিপুরা জেলার দুটি পরিচয় ছিল। সাধারণভাবে ত্রিপুরা জেলা বলতে সমগ্র জেলাকে আর টিপারা প্রপার বলতে চাকলা রৌশনাবাদকে বোঝাত। তবে ইংরেজরা এ জেলাকে রোশনাবাদ ত্রিপুরা বলত। ১৭৮৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে এটিকে (ত্রিপরা)জেলা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৭৯০ সালে প্রশাসনিক ক্ষমতাসহ ত্রিপরা জেলা হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৮৩০ সালে ছাগল নাইয়া (ফেনী জেলার অন্তগর্ত) থানা ছাড়া বৃহত্তর নোয়াখালীর বাকী অংশ ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয় এবং ময়মনসিংহ থেকে সরাইল, দাউদপুর, হরিপুর, বেজরা ও সতেরখন্দল পরগনাকে ত্রিপুরায় অর্ন্তভূক্ত করা হয়। ১৮৬০ খ্রীস্টাব্দে নাসিরনগর মহকুমা গঠিত হয় এবং ত্রিপুরা জেলার একটি মহকুমারূপে পরিগণিত হয়। ১১ বছর পর মহকুমা সদর নাসিরনগর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে স্থানান্তরিত হয়। মহকুমার নামকরণ করা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ছয়টি থানা গঠিত হয়। যথা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সরাইল, নাসিরনগর, নবীনগর, কসবা ও বাঞ্ছারামপুর। ১৮৭৬ সালে ছাগল নাইয়া থানাও ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত এই জেলাটি ত্রিপুরা জেলা নামেই পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬০ সালে এক প্রশাসনিক আদেশে ত্রিপুরা জেলাকে কুমিল্লা জেলা নামে অভিহিত করা হয়। এরপর সুদীর্ঘ চব্বিশ বৎসর পর ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী গঠিত হয় বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।[এস এম শাহনূর] ইতিহাস ১৯৮৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় উন্নীত হয়। তার আগে এটি কুমিল্লা জেলার একটি মহকুমা...
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন : প্রশ্ন : "কাতালোনিয়ার রাজধানী কোথায় ?" অনুচ্ছেদ : কাতালোনিয়া অঞ্চলের ইতিহাস প্রায় এক হাজার বছরের পুরোনো। কাতালোনিয়ার রাজধানী বার্সেলোনা। এই অঞ্চলের ছিলো নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, পার্লামেন্ট, জাতীয় পতাকা ও সংগীত। কাতালোনিয়ায় নিজস্ব পুলিশ বাহিনী আছে। স্পেনের মোট জনসংখ্যার ১৬ শতাংশ এই কাতালোনিয়ায়। স্পেনের উত্তর-পূর্বের এই প্রদেশটির রাজধানী বার্সেলোনা। বার্সেলোনা বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় শহরগুলোর একটি, ফুটবল এবং একই সাথে পর্যটনের কারণে।
বার্সেলোনা |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
মনে করো তুমি একটি কলম। এখন তোমার আত্মকাহিনী লেখ।
আমি একটি কলম। নিচে আমার আত্মকাহিনী লেখা হলো। আমি একটি ছােট্ট কলম। এতকাল আমি অন্যের কথা বলেছি। লিখেছি তাদের সুখের কথা, দুঃখের কাহিনী। উত্তর লিখেছি ছাত্রের পরীক্ষার খাতায়। ডাক্তার, উকিল, মাস্টার, কেরানি, জজ-ব্যারিস্টার আমাকে দিয়ে লিখিয়েছেন কত বিচিত্র বিষয়ে। গল্প, কবিতা লিখিয়েছেন কেউ বা আমাকে দিয়ে। আমি সারাটা জীবন মানুষের মনের কথা লিখলাম কিন্তু কেউ আমার কথা লিখল না। আমি নিতান্তই ভাষাহীন। তবু আমারও তাে জীবন বলে একটা কিছু আছে। কলম হলেও আমার জন্মের একটি ইতিহাস আছে। সেই ইতিহাস খুব গৌরবের নয়। কিন্তু শিক্ষা ও সভ্যতা বিকাশে আমার বংশের অবদান কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। প্রবাদে আছে, ‘জন্ম হােক যথা তথা কর্ম হােক ভালাে। আমার কর্মের গুণেই আজ আমি মানুষের নিত্যসঙ্গী। আমাকে ছাড়া শিক্ষিত, সভ্য মানুষের একমুহূর্তও চলে না। আমার এই অনিবার্য ভূমিকার কথা বলছি বলে, কেউ মনে করবেন না যে, আমি নিজের মূল্য ও মর্যাদার কথা বাড়িয়ে বলছি। এতদিন মানুষ আমাকে দিয়ে নিজের মনের কথা লিখেছে। আমার কথা ভুলেও কেউ মনে করেনি। গান শেষে বীণা যেমন পড়ে থাকে মাটিতে অনাদরে, তেমনি অবস্থার শিকার আমিও। সবাই আমাকে কাজেই লাগিয়েছে কেউ আমাকে নিয়ে ভাবেনি। আমার কথা কারাে মুখে আসেনি। তাই আজ আমি নিজেই আমার কথা বলব। মন খুলে বলব। হৃদয় উজাড় করে বলব আমার জীবনকথা। আমি ছিলাম একটা দোকানের শাে-কেসের ভেতরে। লাল একটা সুন্দর প্লাস্টিকের বাক্সে। অনেকদিন পড়েছিলাম এ অবস্থায়। একদিন সুবেশধারী এক দ্রলােক আমাকে তুলে নিলেন। পছন্দ হতেই কিনে নিলেন। আমাকে বাক্সসহ রেখে দিলেন ব্যাগে। বাড়িতে এসে তিনি বড়ছেলেকে উপহার হিসেবে দিলেন। ছেলেটি আমাকে পেয়ে খুব খুশি হলাে। পার্কার কলম, অনেক দামি। দেখতেও খুব সুন্দর। ভদ্রলােক হেসে বললেন, ‘খােকা, সামনে তােমার পরীক্ষা। ভালাে কলম দিয়ে লিখলে তােমার পরীক্ষা ভালাে হবে। এভাবে আমি ছেলেটির ভবিষ্যতের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেলাম। পরদিন খােকা আমাকে স্কুলে নিয়ে গিয়ে তার বন্ধুদের দেখালাে। সবাই আমাকে নেড়েচেড়ে দেখল। বলল, “বেশ দামি কলম, দেখতেও কী সুন্দর। খােকা আমাকে খুব যত্নে বুকপকেটে আটকে রেখে রােজ স্কুলে যায়। কতরকম লেখা লেখে। গদ্য-পদ্য প্রশ্নের উত্তর। ইংরেজি, বাংলা, কখনাে অঙ্ক বা জ্যামিতি। এভাবে লিখতে লিখতে আমার প্রতি খােকার বেশ মায়া জন্মে গেল। একদিন ক্লাসের এক শিক্ষকও আমাকে ধরে নেড়েচেড়ে লিখে দেখে বেশ প্রশংসা করলেন। খােকাকে বললেন, "সাবধানে রেখাে, যেন হারিয়ে না যায়।" ইতােমধ্যে আমার প্রতি অনেকের নজর পড়ল। একদিন টিফিন পিরিয়ডে থােকা আমাকে ভুলে টেবিলে রেখে পানি খেতে গেছে। এমন সময় একটি দুষ্ট ছেলে আমাকে নিয়ে গেল। লুকিয়ে ফেলল তার প্যান্টের পকেটে। আমাকে হারিয়ে খােকার মন খারাপ হয়ে গেল। অস্থির হয়ে সে ক্লাসের আনাচে কানাচে, বন্ধুদের কাছে অনেক খোঁজাখুঁজি করল। তারপর তার কলম হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাটা স্যারকে জানালাে। স্যার ক্লাসে কলম হারানাের ঘটনায় বেশ রেগে গেলেন। এতে দুষ্ট ছেলেটি খুব ভয় পেয়ে গেল। সবার অজান্তে সে আমাকে নিচে ফেলে পা দিয়ে আস্তে ঠেলে দিল খােকার পায়ের দিকে। আমি খােকার পায়ের কাছে গড়িয়ে গিয়ে পড়ে থাকলাম। মনে মনে বললাম, “খােকা, এই তাে আমি, আমাকে কুড়িয়ে তুলে নাও।কিন্তু আমার কথা তাে খােকার কানে যায় না। একসময় খােকার পায়ের সাথে লাগতেই সে নিচু হয়ে আমাকে তুলে নিল। আনন্দে সে বলে উঠল, "স্যার, এই তাে আমার কলম।" দুষ্ট ছেলেটি সাথে সাথে বলে উঠল, "স্যার, খােকা নিজেই কলম লুকিয়ে শুধু শুধু আমাদের বকা শুনিয়েছে।" খােকা তখন থতমত খেয়ে, আমতা আমতা করতে লাগল। খােকার অবস্থা দেখে আমার খুব কষ্ট হলাে। খােকার কাছ থেকে চেয়ে নিয়ে খােকার মা বাজারের লিস্ট লেখেন আমাকে দিয়ে। বড়বােন রুমানা কখনাে আমাকে দিয়ে বন্ধুর কাছে চিঠি লেখে । এভাবে বছর গড়িয়ে খােকার এসএসসি পরীক্ষা এলাে। খােকা আমাকে দিয়ে একে একে তার সমস্ত পরীক্ষার উত্তর লিখল। তারপর আমি বেশ কিছুদিন খােকার টেবিলে অলস পড়ে থাকলাম। খােকার পড়ালেখা নেই, আমার ব্যবহারও তাই বন্ধ। এসএসসি পরীক্ষায় খোকা খুব ভালাে ফল করল। পুরাে স্কুলের মধ্যে প্রথম হয়েছে খােকা। সবাই আনন্দে আত্মহারা। রুমানা বলল "খােকা, এটা তাের লাকি পেন। তাের সাফল্যের কিছু কৃতিত্ব এই কলমটাকে দেওয়া উচিত।" শুনে আমার কী যে আনন্দ হলো! একদিন বিকেলে খােকার মা চিঠি লেখার জন্য আমাকে চেয়ে নিয়ে গেলেন। চিঠি লেখার পর তিনি আমাকে রেখে দিলেন টেবিলের ওপর। খােকার তিন বছরের ছােটবােন আমাকে হাতড়ে নিয়ে প্রথমে মুখে দিল। ঢাকনাটা খুলে ফেলে দিল একদিকে। তারপর ঘরের পাকা মেঝেতে ইচ্ছেমতাে ঘষল। আমার লেখার নিব ভোতা হয়ে দুমড়ে মুচড়ে গেল। শুধু তাই নয়, একসময় সে মুখে পুরে শক্ত দাঁতে কামড় দিয়ে ভেঙে ফেলল আমার দেহখানি। আমি খুব ব্যথা পেয়েছি। আমাকে এভাবে ভেঙে ফেলতে খােকার বুক যেন চুরমার হয়ে গেল। আমার এরকম পরিণতিতে খােকা কেঁদে ফেলল। এখন আমি খােকাদের ময়লা ফেলার ঝুড়িতে পড়ে আছি। আমার শরীরের বিভিন্ন অংশ টুকরাে টুকরাে অবস্থায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ঢাকনাটা অবশ্য এখনাে খাটের পায়ার কাছে। কিছুক্ষণ পর হয়তাে কাজের মেয়েটা অন্য ময়লার সাথে আমাকেও ফেলে আসবে রাস্তার পাশে ডাস্টবিনে। এভাবে আমার মূল্যবান জীবনের অবসান হবে। তবু, বলতে পারি আমার জীবন ব্যর্থ হয়নি। তিন বছরের বেশি সময় ধরে আমি মানুষের ভালােবাসা, মায়া-মমতা পেয়েছি। পেয়েছি লাকি পেন হওয়ার সম্মান। আমি খােকার বুকপকেটে নিত্যসঙ্গী হয়ে ছিলাম। আমার দুঃখে একটি মানুষ যে চোখের জল ফেলেছে এতেই আমি ধন্য।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী সাহিত্যের ভাষা বাংলা। বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম ভাষাভিত্তিক জাতিরাষ্ট্র। বাংলাদেশের ৯৮.৯% মানুষের মাতৃভাষা বাংলা। বাংলা ভাষা বিকাশের ইতিহাস ১৩০০ বছরের অধিক পুরনো। গত সহস্রাব্দির সূচনালগ্নে পাল এবং সেন সাম্রাজ্যের প্রধান ভাষা ছিল বাংলা। সুলতানি আমলে অত্র অঞ্চলের অন্যতম রাজভাষা ছিল বাংলা। মুসলিম সুলতানদের পৃষ্ঠপোষকতায় গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্ম রচিত হয়েছিল বাংলা ভাষায়। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতাবিরোধী বাংলার নবজাগরণে ও বাংলার সাংস্কৃতিক বিবিধতাকে এক সূত্রে গ্রন্থনেও বাংলা ভাষা ও সাহিত্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৬ পর্যন্ত বাংলা ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ হলে পশ্চিম পাকিস্তানের বিবিধ রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক ও
সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান বাংলাদেশ নামক স্বাধীন ও সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদী ছাত্র ও আন্দোলনকারীরা সংখ্যাগরিষ্ঠের মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষাকরণের দাবীতে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেন। বাংলাকে রাষ্ট্রভাষাকরণের দাবিতে ক্রমবর্ধমান গণআন্দোলনের মুখে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার শেষ পর্যন্ত নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয় এবং ১৯৫৪ সালের ৭ই মে পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গৃহীত হয়। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম সংবিধান প্রণীত হলে ২১৪ নং অনুচ্ছেদে বাংলা ও উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
ষাটের দশকে মাও সে তুং চীনে বিপ্লব শুরু করেন। আর তার হাতিয়ার ছিল একটি বই। ১৯৬৪ সালে 'মাওয়ের উক্তি' মানে এ বইটি প্রকাশিত হয়। বইটি নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখ।
বিংশ শতকের ষাটের দশকে চীনে মাও সে তু সাংস্কৃতিক বিপ্লবের পথ প্রশস্ত করেছিলেন। আর তার হাতিয়ার ছিল একটি বই। ১৯৬৪ সালে 'মাওয়ের উক্তি' নামে এ বইটি প্রথম চীনা ভাষায় প্রকাশিত হয়। এটি ছিল বুক পকেট সাইজের, যার পৃষ্ঠা সংখ্যা ছিল ২৫০। অধ্যায় ছিল ৩০টি। পানিরোধী ভিনাইল বোর্ডে বাঁধাই করা বইটির মলাট ছিল পাল। তাই পশ্চিমারা এর নাম দিয়েছিল 'লাল বই'। ১৯৬৬ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে বইটি বিদেশি ভাষায় প্রকাশ শুরু হয়। আমেরিকার বিবলিওগ্রাফিক্যাল সোসাইটির হিসাব মতে, ১৯৬৭ সালের মধ্যে বইটি মুদ্রিত হয় ৭২ কোটি কপি। ঐ সংস্করণে মাও-এর ছোট একটি ছবিসহ দুটি অধ্যায় নতুনভাবে যুক্ত করা হয়। ক্রমে ক্রমে যুক্তরাজ্য, সোভিয়েত ইউনিয়ন, জাপান, ফ্রান্স, কানাডা, আলজেরিয়া, ইরান, ইতালি, নেপাল, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, পোল্যান্ড, ডেনমার্ক, জার্মানিসহ ১০০টিরও বেশি দেশের বুক স্টলে বিক্রি হয় বইটি। বর্তমানে বইটিতে রয়েছে ৩৩টি অধ্যায় ও ৪২৭টি উক্তি। ইতিহাসের সর্বাধিক প্রকাশিত বইয়ের তালিকার শীর্ষস্থান এখনও ধরে রেখেছে মাওয়ের লাল বই। অনেকের মতে, বইটির ৬৫০ কোটি কপি প্রকাশিত হয়েছে এ পর্যন্ত। আর সর্বকালের সেরা ১০টি বইয়ের মধ্যে রয়েছে লাল বই। সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী লড়াইয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র হয়ে উঠেছিল এ বই। মুক্তিকামী মানুষ এখনো রণকৌশল খোঁজে বইটিতে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : কাজিমিরো ২০০৯ সালে ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে ব্রাজিলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ব্রাজিলের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৫৬ ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন। তিনি ব্রাজিলের হয়ে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ৪টি কোপা আমেরিকায়
(২০১৫, ২০১৬, ২০১৯ এবং ২০২১) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৯ সালে তিতের অধীনে কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়লাভ করেছেন।
Bengali
ben
re-annotations
6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c
অপেক্ষক বা ফাংশন
একটি গাণিতিক ধারণা যা দুইটি রাশির মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতা প্রকাশ করে। একটি রাশিকে বলা হয় প্রদত্ত রাশি, বা স্বাধীন চলক বা অপেক্ষকটির আর্গুমেন্ট বা ইনপুট। অপরটিকে উৎপাদিত রাশি বা অপেক্ষকের মান বা আউটপুট বলা হয়।
Bengali
ben
original-annotations
88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে কি তুমি একমত?
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে আমি একমত। ভাষা আন্দোলন বাঙালিকে জাতীয়তাবোধে ঐক্যবদ্ধ করে। পাকিস্তানের প্রতি বাঙালির যে মোহ কাজ করছিল তা দ্রুত কেটে যায়। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাঙালি নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ভাষাকেন্দ্রিক এই ঐক্যই বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি রচনা করে যা পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভাষার দাবিতেই বাঙালি সর্বপ্রথম অধিকার আদায়ের সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করে। এভাবেই বাঙালির মাঝে অধিকার আদায়ের চেতনা জাগ্রত হয়। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি। ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। এই ঐক্যবদ্ধতাই বাঙালিকে এনে দিয়েছে স্বাধীনতার লাল সূর্য।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখুন : শাড়ী পরার জন্য সামাজিক মাধ্যমে আহ্বান
ভারতের নারীরা ঐতিহ্যবাহী পোশাকের প্রতি তাদের ভালবাসা প্রকাশ করছেন সামাজিক মাধ্যমে ছবি দিয়ে দৈনন্দিন ব্যস্ততায় ধীরে ধীরে শাড়ীর বদলে, সহজ-স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করা যায় এমন পোশাকই বেছে নিতে শুরু করেন মেয়েরা। কিন্তু নারীদের আবার শাড়ীতে ফিরিয়ে আনতে অভিনব এক উদ্যোগ শুরু হয়েছে ভারতে। দক্ষিণ ভারতের ব্যাঙ্গালুরুর দুই বান্ধবীর আক্ষেপ ছিল, পোশাক হিসেবে শাড়ীই তাদের পছন্দের শীর্ষে থাকলেও, খুব কম সময়ই তারা এই পোশাকটি পরেন। কেননা স্বচ্ছন্দে চলাফেরার জন্য শাড়ীর বদলে ব্যবহারিক পোশাক হিসেবে জিনস বা সালোয়ার-কামিজই প্রাধান্য পেয়েছে অনেক বেশি। অথচ দক্ষিণ এশিয়ার নারীদের পোশাক হিসেবে বরাবরই শ্রেষ্ঠ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে শাড়ী। এ কারণে গত মার্চ মাসের শুরু থেকে ব্যাঙ্গালুরুর দুই নারী ব্যবসায়ী আলী মাথান এবং আঞ্জু মোঘল কদম ভারতীয় নারীদেরকে সপ্তাহে অন্তত দুটি দিন কিংবা বছরে অন্তত ১০০ বার শাড়ী পরার জন্য আহ্বান জানান। আর তাদের এই আহ্বানে রীতিমত সাড়া পড়ে যায় সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক ও টুইটারে। এরপর টুইটারে তাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে শাড়ী পরে নিত্য-নতুন ছবি পোস্ট করতে থাকেন ফলোয়াররা। শাড়ী পছন্দের শীর্ষে থাকলেও নিয়মিত পরতে না পারায় আক্ষেপ ছিল দুই বান্ধবীর ফেসবুকেও ১০০ দিন শাড়ী পরার লক্ষ্য নিয়ে ওয়েব পেইজ খোলা হয়। সেই পেইজেও শাড়ী পরার ছবি, অনুভূতি ভাগাভাগি করেন সদস্যরা। শাড়ীকে তারা কতটা ভালবাসেন, কেন ভালবাসেন, কবে কোথায় কোন অনুষ্ঠানে শাড়ী পরার সুযোগ হল সে সবই শেয়ার করছেন সদস্যরা। এরকম একটি ফেসবুক পাতায় একজন নারী নিজের শাড়ী পরা ছবি দিয়ে ক্যাপশনে লিখেছেন “পরপর দুদিন দুটো অনুষ্ঠানের কারণে আমার প্রিয় পোশাক শাড়ী পরার সুযোগ হল, সেই সাথে সুযোগ হল ছবি শেয়ারেরও”। বিবিসি ট্রেন্ডিংকে আঞ্জু মোঘল কদম বলেন, প্রতিটি শাড়ীর ক্ষেত্রে একেকটি উপলক্ষ, আবেগ বা সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে একধরনের স্মৃতি তৈরি হয়। যখন আপনি শাড়ী পরবেন আপনার মধ্যে অন্যরকম একটি দীপ্তি কাজ করবে। তিনি বলেন, তারা মনে করেন না যে ভারতে শাড়ী কখনও একেবারে হারিয়ে যাবে। তবে এর মধ্য দিয়ে তারা এই পোশাকটির বৈচিত্র্য ও উজ্জ্বলতাকে আবার তুলে ধরতে চান।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিন্মলিখিত অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ: জীবনের কল্যাণের জন্য, মানুষের সুখের জন্য এ জগতে যিনি কথা বলিয়া থাকেন তাহাই সাহিত্য।বাতাসের উপর কথা ও চিন্তা স্থায়ী হইতে পারে না মানব জাতি তাই অক্ষর আবিষ্কার করিয়াছে। মানুষের মূল্যবান কথা, উৎকৃষ্ট চিন্তাগুলি কোন যুগে পাথরে, কোন যুগে গাছের পাতায় এবং বর্তমানে কাগজে লিখিয়া রাখা হইয়া থাকে। যে নিতান্তই হতভাগা সেই সাহিত্যকে অনাদর করিয়া থাকে। সাহিত্যে মানুষের সকল আখাঙ্ক্ষার মীমাংসা হয়। তোমার আত্মা হইতে যেমন তুমি বিচ্ছিন্ন হইতে পার না, সাহিত্যকেও তেমনি তুমি অস্বীকার করিতে পার না উহাতে তোমার মৃত্যু, তোমার দুঃখ ও অসম্মান হয়।
মানব কল্যাণে ও সুখের নিমিত্তে সুবিন্যস্ত কথামালার স্থায়িত্ব দেওয়ার জন্য লেখকগণ অক্ষর আবিষ্কার করেন। কালের পরিক্রমায় মানুষের মূল্যবান বাণী, উৎকৃষ্ট চিন্তা ও গবেষণা বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় প্রস্তরখ খন্ডে, গাছের পাতায়, পশুর চামড়ায়, কাগজে, লিপিবদ্ধ হচ্ছে। সাহিত্য হিসেবে বিবেচিত সকল কথামালা জাতিসত্ত্বার আখাঙ্ক্ষারই প্রতিচ্ছবি। যার অপ্রয়োজনীয়তা অনুভব মূর্খতার শামিল।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : এদেশের স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে
দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার” হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
বাগদা চিংড়ি কোন দশক থেকে বাংলাদেশের রপ্তানী পণ্য হিসেবে স্থান করে নেয়?
বাংলাদেশের সুন্দরবন এলাকায় চিংড়ি চাষ শুরু হয় ১৯২৯-৩০ সাল থেকে। কিন্তু সত্তর দশকের পর বিশ্ববাজারে এর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আশির দশক থেকে চিংড়ি চাষের সম্প্রসারণ ঘটে এবং এটি রপ্তানিপণ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
একটি বনের একটি হ্রদ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন
একটি হ্রদ হল একটি বৃহৎ জলের দেহ যা মাছ, ব্যাঙ, রাজহাঁস, অন্যান্য জলের বন্যপ্রাণী এবং সেইসাথে জলের জন্য স্থল প্রাণীদের দ্বারা ঘন ঘন বাস করে। ঈগলরা হ্রদের জলে মাছ শিকার করে। গরমের দিনে হ্রদের স্থির জল পরিষ্কার আকাশে মেঘের প্রতিফলন ঘটায়, মনে হয় যেন হ্রদটি আকাশেরই সম্প্রসারণ। শীতকালে, হ্রদের পৃষ্ঠ হিমায়িত হয়। শরৎকালে আশেপাশের গাছের খসে পড়া বাদামী পাতাগুলো ছোট নৌকার মতো পানিতে ভেসে বেড়ায়। বর্ষাকালে হ্রদের জল বর্ষার বৃষ্টিতে প্রায়ই এর পাড় উপচে পড়ে ফুলে ওঠে। ব্যাঙ ক্রমাগত ক্রন্দন করে। একটি হ্রদ প্রকৃতির একটি সুন্দর সৃষ্টি এবং আমাদের বাস্তুতন্ত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : স্বাধীনতা জাদুঘর বাংলাদেশের ভোলার বাংলাবাজারে অবস্থিত একটি জাদুঘর ও গবেষণাগার। এ জাদুঘরে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন
পর্যন্ত পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনাবলীর তথ্য ও তথ্যচিত্র সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করা হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ? ২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামির পর উদ্ধারকার্যে নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবকদের উৎসাহিত করার জন্য, জনসেবামূলক ঘোষণা হিসেবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোয় কানেকোর কবিতা, "আর ইউ অ্যান একো?" বাজানো হয়।
২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামি |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত সম্পূর্ণ করুন : ভারতীয় ফেডারেশনের সাথে সমস্যার ও আর্থিক সংকটের কারণে সিং ২০১৫ থেকে ২০১৬ সালে মাত্র ছয়টি ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেছে। ২০১৬ তুরস্কে গ্রান্ড প্রিক্স ইভেন্টে অংশগ্রহণে, তুরস্ক সফরের বিমান টিকেটের টাকা জন্য তার পিতা মাতা তাদের লাইফ সেভিংয়ের টাকা দেন।
২০১৬ দক্ষিণ এশীয় গেমসে তিনি ৯০ কেজি বিভাগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সেখানে তিনি নেপালের সঞ্জয় রানা ও বাংলাদেশের জাহাঙ্গীর আলমকে পরাজিত করে ফাইনালে উঠেন এবং ফাইনালে ৪৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে আফগানিস্তানের মোহাম্মদ কাকরকে পরাজিত করে স্বর্ণ পদক জিতেন। ২০১৬ সালের এপ্রিলে উজবেকিস্তানের তাসখন্দে অনুষ্ঠিত এশিয়ান জুডো চ্যাম্পিয়নশিপে সিং ইরানি জুডোকা সায়েদ মোরারিকে পরাজিত করে সেমিফাইনালে উঠেন কিন্তু সেমিফাইনালে চীনা জুডোকা জিংজাও জেনের নিকট পরাজিত হন এবং স্কোরে পঞ্চম স্থান অর্জন করেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
উত্তর কোরিয়া মনে করে বহির্বিশ্বের আক্রমণ ঠেকাতে পারমানবিক শক্তিই একমাত্র উপায়। আর তা হলে কিভাবে হবে, তার ফল কি হবে সেটি নিয়েও রয়েছে অনেক জল্পনা কল্পনা। চলুন জেনে নেয়া যাক এই সংকট আসলে কি নিয়ে। উত্তর কোরিয়া কেন পারমানবিক অস্ত্র চায়? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কোরিয়ান উপদ্বীপ বিভক্ত করে ফেলা হয়। উত্তর কোরিয়া স্ট্যালিনপন্থী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রটিকে শুরু থেকেই স্বৈরতান্ত্রিক বলা হয়ে থাকে। উত্তর কোরিয়া সব সময় বিশ্ব রাজনীতি থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছে। আরো পড়ুন: ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ: উত্তর কোরিয়া কী বার্তা দিচ্ছে কোরিয়া যুদ্ধে '২১ দিনে মারা যাবে ২০ লাখ লোক' অথবা বেশিরভাগ রাষ্ট্র দেশটির সাথে দূরত্ব বজায় রেখেছে। উত্তর কোরিয়া মনে করে বহির্বিশ্বের আক্রমণ ঠেকাতে পারমানবিক শক্তিই তাদের জন্য একমাত্র উপায়। উত্তর কোরিয়া এ পর্যন্ত ছয়বার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। উত্তর কোরিয়া কি সত্যিই পারমানবিক হামলা চালাতে সক্ষম? সম্ভবত সক্ষম কিন্তু তারা সত্যিই এমন হামলা চালাবে তা মনে হয়না। উত্তর কোরিয়া এ পর্যন্ত ছয়বার পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। দেশটির দাবি এর একটি হাইড্রোজেন বোমা। উত্তর কোরিয়া আরো দাবি করে যে তারা এমন একটি পরমাণু অস্ত্র তৈরি করেছে যা দুর পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা বহন করা যাবে এমন ছোট আকারের। যদিও এই দাবি নিরপেক্ষ সূত্র দ্বারা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। তবে দেশটির এই দাবির জবাবে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র ও ইওরোপিও ইউনিয়ন উত্তর কোরিয়ার উপরে তাদের অবরোধ আরো কঠোর করেছে। কিম জং আনকে কেন ক্ষমতা থেকে অপসারণ সম্ভব নয়? দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের দিকে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র তাক করা রয়েছে। কোন হামলার জবাবে বিধ্বংসী প্রতিশোধ নিতে পারে উত্তর কোরিয়া। আর তাছাড়া এশিয়ার সবচাইতে শক্তিশালী দেশ চীন উত্তর কোরিয়া শাসক পরিবর্তন চায়না। ট্রাম্প ও কিম সত্যিই আলাপে মিলিত হলে তা তবে হবে অভূতপূর্ব। তাদের ধারনা উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া একত্রিত হয়ে গেলে একদম তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে মার্কিন সেনাবাহিনীকে। দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থানরত মার্কিন সেনারা তাদের সীমানা পর্যন্ত পৌঁছে যাবে বলে চীনের আশংকা। অভূতপূর্ব কিছু কি সামনে অপেক্ষা করছে? পূর্বে সাহায্যের বিনিময়ে উত্তর কোরিয়ার প্রতি অস্ত্র সমর্পণের বেশ কিছু প্রস্তাব ব্যর্থ হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন|
সংক্ষেপে জেনে নিন উত্তর কোরিয়া সংকট|
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যটি সম্পূর্ণ করুন: লন্ডনে ৭ জুলাই আত্মঘাতী বোমা
হামলার ঘটনায় দীর্ঘ পুলিশ তদন্তের পর এই মামলায় প্রথম বড় গ্রেফতারির ঘটনা ঘটেছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
মানুষের রক্তে পিএইচ (PH) -এর মান কত?
মানুষের রক্তে পিএইচ (PH) -এর মান ৭.৩৫ থেকে ৭.৪৫ এর মধ্যে থাকে। পিএইচ হল একটি পরিমাপ যা কোনও তরলের কতটা ক্ষারীয় বা কতটা অম্লীয় তা নির্ধারণ করে। ৭ হল নিরপেক্ষ পিএইচ (PH), ৭ এর কম মানে অম্লীয় এবং ৭ এর বেশি মানে ক্ষারীয়। মানুষের রক্তের পিএইচ ক্ষারীয় হয় কারণ এটিতে বাইকার্বোনেট আয়ন থাকে, যা ক্ষারীয়। বাইকার্বোনেট আয়ন রক্তে অম্লতা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। মানুষের রক্তে পিএইচ -এর মান পরিবর্তিত হতে পারে, তবে এটি সাধারণত একটি ছোট পরিসরে থাকে। পিএইচ -এর মান যদি খুব বেশি বা খুব কম হয়ে যায় তবে এটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। পিএইচ -এর মান পরিবর্তনের কিছু কারণ হল: ১. খাদ্য: কিছু খাবার, যেমন মাংস, মাছ এবং ডিম, রক্তের পিএইচ -এর মান কমিয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে, কিছু খাবার, যেমন ফল, শাকসবজি এবং দুগ্ধজাত পণ্য, রক্তের পিএইচ -এর মান বাড়িয়ে দিতে পারে। ২. রোগ: কিছু রোগ, যেমন কিডনি রোগ এবং ডায়াবেটিস, রক্তের পিএইচ -এর মান পরিবর্তন করতে পারে। ৩. ওষুধ: কিছু ওষুধ, যেমন অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিকনভালসেন্ট, রক্তের পিএইচ -এর মান পরিবর্তন করতে পারে।
Bengali
ben
original-annotations
5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad
কোনো শসা কাটার পদ্ধতি বলুন।
শসা কাটার অনেকগুলি পদ্ধতি আছে। এখানে একটি সহজ পদ্ধতি দেওয়া হল: শুরুতে শসা ধুয়ে ভালো করে মুছে নিন। এরপর একটি ধারালো ছুরি দিয়ে শসার মাঝখান থেকে দুই টুকরো করে নিন। প্রতিটি টুকরোকে আবার দুই টুকরো করে নিন। এখন প্রতিটি টুকরোকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী পাতলা বা মোটা করে কেটে নিন। আপনি চাইলে শসার বীজগুলি বের করে নিতে পারেন। বীজগুলি বের করতে, শসাকে একটি চামচ দিয়ে কেটে নিন। তারপর, চামচ দিয়ে বীজগুলি বের করে ফেলুন। এরপর আপনি সেই শসা সবজি হিসেবে রান্না করতে পারেন। অথবা শসা খাবার জন্য পরিবেশন করতে পারেন। খাবার জন্য পরিবেশন করতে চাইলে শসাতে কিছুটা লবন মেখে নিন। তাহলে শসা আরও সুস্বাদু হবে।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : কম্পিউটার সিস্টেমের মধ্যে চারটি মূল অংশ থাকে:
স্মৃতি, প্রসেসর, আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি এবং তথ্য প্রবেশ ও নির্গমন ব্যবস্থা (ইনপুট-আউটপুট )
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ব্রিটিশ একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন আর্টস পুরষ্কারে চার বিভাগে মনোনীত হয়েছিল। এটিকে এখন পর্যন্ত সর্বাধিক মনোনীত ডকুমেন্টারি হিসাবে মনে করা হচ্ছে।এটি
৯২তম একাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কার এর জন্য মনোনীত হয়েছিল।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিচের বাক্যটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও কমলালেবু, লাল আপেল, হলুদ কলা এবং সবুজ তরমুজ রোদে শুয়ে ফলের বাজারটি বেশ সুন্দর লাগছিল প্রশ্ন ফলের বাজারে কোন ফল বিক্রি হচ্ছে?
ফলের বাজারে বিক্রি হচ্ছে কমলা, আপেল, কলা ও তরমুজ
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন | পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত, মলদোভার পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে রোমানিয়া এবং উত্তর, দক্ষিণ এবং পূর্বে ইউক্রেনের সীমানা বেষ্টিত। এর বেশিরভাগ অঞ্চল এই অঞ্চলের দুটি প্রধান নদী, নিস্ত্রু এবং প্রুতের মধ্যে অবস্থিত। উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বে ইউক্রেনের সাথে মলদোভার সীমান্তের একটি ছোট্ট অংশ নিস্ত্রু তৈরি করেছে, তবে এটি মূলত দেশটির পূর্ব অংশে প্রবাহিত হয়ে বেসারাবিয়া এবং ট্রান্সনিস্ট্রিয়ার বিচ্ছেদ ঘটিয়েছে। প্রুথ নদী
রোমানিয়ার সাথে মলদোভার পুরো পশ্চিম সীমানা গঠন করে। দানিউব তার দক্ষিণ প্রান্তে মলদোভান সীমানা স্পর্শ করে এবং ২০০ মিটার (৬৫৬ ফুট) সীমানা গঠন করে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
স্টার ওয়ার্সের ডার্থ মাউল কে ছিলেন?
ডার্থ মাউল ছিলেন স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির একজন কাল্পনিক চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড, যিনি ডার্থ সিডিয়াসের প্রথম শিষ্য ছিলেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত শক্তিশালী এবং দক্ষ একজন সিথ লর্ড এবং তিনি তার দুই-মুখী লাইটসেবার ব্যবহারের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। সিডিয়াস তাকে একটি সিথ লর্ডে পরিণত করার জন্য প্রশিক্ষণ দেন এবং মাউল খুব শীঘ্রই একজন দক্ষ সিথ লর্ড হয়ে ওঠেন এবং জেডিদের প্রতি তার ঘৃণা জন্মে। মাউলের প্রথম ও প্রধান কাজ ছিল জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করা। তিনি জেডি অর্ডারের অনেক সদস্যকে হত্যা করেন এবং তিনি জেডি মাস্টার কুই-গন জিনের সাথে এক যুদ্ধে গিয়েছিলেন। যুদ্ধে কুই-গন জিন মারা যান কিন্তু কুই-গনের শিষ্য ওবি-ওয়ান কেবোনির হাতে মাউলও গুরুতরভাবে আহত হন। ওবি ওয়ান কেনোবি ডার্থ মাউলকে কোমরের কাছে থেকে দুই অংশে বিভক্ত করে ফেলেন। তবে অবিশ্বাস্যভাবে তিনি মৃত্যুবরণ করেন না। কিন্তু আহত হওয়ার পরে তিনি সিথ লর্ডের পদ হারান। মাউল পরে তার সহদরদের খুঁজে পান এবং তিনি তার নিজের অর্ডার তৈরি করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ওবি-ওয়ান কেনোবি দ্বারা আবার পরাজিত হন এবং তিনি ওবি-ওয়ান তাকে হত্যা করে। মাউল ছিলেন একজন জটিল এবং আকর্ষণীয় চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন শক্তিশালী এবং দক্ষ সিথ লর্ড। তিনি স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এবং তিনি আজও অনেক ভক্তদের পছন্দের চরিত্র।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৯৭১ সালে তিনি ইন্দোনেশিয়ায় পাকিস্তান দূতাবাসে দ্বিতীয় সচিবের দায়িত্ব পালন করা কালীন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সংশ্লিষ্ট হন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বাংলাদেশের বিকল্প প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেছিলেন। তিনি ২০০৮ সালে যশোর-২ থেকে সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি প্রবাস বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৩ ই সেপ্টেম্বর ২০১২-এ তাকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রী করা হয়েছিল।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের মহা ভূমিকম্পের কাঠমান্ডুতে আহতদের সেবায় বিদ্যাবতী
কংসকারের অবদানের কাহিনী ছোটবেলা থেকে শোনার পর তারা দেবী নার্সিংয়ে আগ্রহী হয়েছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
শিশির রাতে পড়ে কেন?
দিনের বেলা পৃথিবী সূর্যের তাপ শোষণ করে গরম হয় এবং রাতে তাপ বিকিরণ করে ঠাণ্ডা হতে থাকে। ভূ-পৃষ্ঠের সংলগ্ন বায়ুস্তরও ঠাণ্ডা হয়ে জলীয়বাষ্প দ্বারা সম্পৃক্ত হয়। ফলে বায়ুমন্ডলে জলীয়বাষ্প ঘনীভূত হয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পানি কণায় পরিণত হয়ে শিশিররূপে নিচে পড়ে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d