id
stringlengths
15
15
title
stringlengths
2
1.44k
context
stringlengths
179
4.78k
question
stringlengths
6
207
answers
dict
bn_wiki_2977_03
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
কত সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো ?
{ "answer_start": [ 543, 543 ], "text": [ "১৯৪৭", "১৯৪৭" ] }
bn_wiki_2977_04
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে কত সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো ?
{ "answer_start": [ 860, 860 ], "text": [ "১৯৪৮", "১৯৪৮" ] }
bn_wiki_2977_05
ফাজিল পরীক্ষা
ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে।
মোট কত বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় ?
{ "answer_start": [ 1614, 1614 ], "text": [ "১৬", "১৬" ] }
bn_wiki_2258_01
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
মাঙ্গা কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2258_02
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
অ্যাট্যাক অন টাইটান কী?
{ "answer_start": [ 120, 120 ], "text": [ "একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ", "একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ" ] }
bn_wiki_2258_03
অ্যাট্যাক অন টাইটান
অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে। অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে।
অ্যাট্যাক অন টাইটান জাপানিতে কী?
{ "answer_start": [ 22, 22 ], "text": [ "অনু. লড়াইয়ের দানব", "অনু. লড়াইয়ের দানব" ] }
bn_wiki_0677_02
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি কী?
{ "answer_start": [ 518, 518 ], "text": [ "ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প", "ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প" ] }
bn_wiki_0677_03
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি কিসের মধ্যে চলে?
{ "answer_start": [ 1075, 1075 ], "text": [ "স্যান্ডবক্সের মধ্যে", "স্যান্ডবক্সের মধ্যে" ] }
bn_wiki_0677_04
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
ম্যাকওএস-এর নিয়ে অ্যাপলের মূল পরিকল্পনাটি কী ছিল?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0677_05
ম্যাকওএস
যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে। ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না। অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে। ২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে।
ম্যাক ওএস এক্স হিসাবে বিক্রি হওয়া প্রথম পণ্যটিতে কি অন্তর্ভুক্ত ছিল না?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1397_01
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
আরবি ভাষা কোন ভাষা পরিবারের অন্তর্ভুক্ত?
{ "answer_start": [ 43, 43 ], "text": [ "সেমেটীয়", "সেমেটীয়" ] }
bn_wiki_1397_02
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
আরবি ভাষার কোন দুটি ভাষার সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে?
{ "answer_start": [ 137, 137 ], "text": [ "হিব্রু ও আরামীয়", "হিব্রু ও আরামীয়" ] }
bn_wiki_1397_03
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
আধুনিক আরবিকে কী অ্যাখ্যা দেয়া হয়?
{ "answer_start": [ 212, 212 ], "text": [ "\"ম্যাক্রোভাষা\"", "\"ম্যাক্রোভাষা\"" ] }
bn_wiki_1397_04
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
আধুনিক আদর্শ আরবি কোন ভাষা থেকে উদ্ভুত?
{ "answer_start": [ 411, 411 ], "text": [ "চিরায়ত আরবি", "চিরায়ত আরবি" ] }
bn_wiki_1397_05
আরবি ভাষা
আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে।
কখন আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শণের প্রধান বাহক ছিল?
{ "answer_start": [ 437, 437 ], "text": [ "মধ্যযুগে", "মধ্যযুগে" ] }
bn_wiki_1825_02
হিমু (চরিত্র)
হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি।
হিমুর প্রধান কাজ কী?
{ "answer_start": [ 137, 137 ], "text": [ "খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো", "খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো" ] }
bn_wiki_1000_01
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
মাইক্রোপ্রসেসর বলতে কী বোঝায়?
{ "answer_start": [ 46, 46 ], "text": [ "এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে", "এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে" ] }
bn_wiki_1000_02
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
কত এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়?
{ "answer_start": [ 948, 948 ], "text": [ "১৯৭০", "১৯৭০" ] }
bn_wiki_1000_04
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
প্রথম মাইক্রোপ্রসেসরের নাম কী ছিল?
{ "answer_start": [ 1284, 1284 ], "text": [ "ইন্টেল ৪০০৪", "ইন্টেল ৪০০৪" ] }
bn_wiki_1000_05
মাইক্রোপ্রসেসর
মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়। ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়। স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়।
১৯৭১ সালে ইন্টেল দ্বারা নির্মিত ৪-বিটের মাইক্রোপ্রসেসরগুলোকে কোন প্রজন্মের মাইক্রোপ্রসেসর বলা হতো?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2480_01
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
আনজেনের যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়?
{ "answer_start": [ 14, 14 ], "text": [ "৮৩৮", "৮৩৮" ] }
bn_wiki_2480_02
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
কোন শহর ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু?
{ "answer_start": [ 267, 267 ], "text": [ "অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম", "অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম" ] }
bn_wiki_2480_03
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
মুসলিম বাহিনীর প্রধান কে ছিলেন?
{ "answer_start": [ 465, 465 ], "text": [ "ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন", "ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন" ] }
bn_wiki_2480_05
আনজেনের যুদ্ধ
আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন। প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়। পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি। একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন।
কত সালে থিওফিলোস সিংহাসনে বসেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0240_01
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়। ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে।
ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬ কার দ্বারা নির্মিত?
{ "answer_start": [ 76, 76 ], "text": [ "স্পেসএক্স ", "স্পেসএক্স " ] }
bn_wiki_0240_02
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়। ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে।
আইএসএস এর পূর্ণরূপ কী?
{ "answer_start": [ 315, 315 ], "text": [ "আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন", "আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন" ] }
bn_wiki_0240_03
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার
ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়। ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে।
এন্ডেভার নামটি কীসের কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়?
{ "answer_start": [ 855, 855 ], "text": [ "অ্যাপোলো ১৫", "অ্যাপোলো ১৫" ] }
bn_wiki_1816_01
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন।
জেমস বন্ডের নিজ ফ্লাট কোথায় অবস্থিত?
{ "answer_start": [ 79, 79 ], "text": [ "চেলসির কিংস রোডে", "চেলসির কিংস রোডে" ] }
bn_wiki_1816_02
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন।
জেমস বন্ডের গৃহপরিচারিকার নাম কী?
{ "answer_start": [ 203, 203 ], "text": [ "\"মে\" ", "\"মে\" " ] }
bn_wiki_1816_05
জেমস বন্ড
জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন।
বন্ডের সবচেয়ে পছন্দের খাবার কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0236_01
ফিনিক্স (নভোযান)
ফিনিক্স একটি রোবট নিয়ন্ত্রিত নভোযান যাকে মঙ্গল গ্রহে একটি বিশেষ অভিযানে প্রেরণ করা হয়েছে। এটি মার্স ফিনিক্স প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত। কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত পেলোড বলা হয়। তাই মঙ্গল গবেষণার জন্য প্রেরিত এই যন্ত্রপাতিগুলোকেও পেলোড বলা যায়। ফিনিক্সের পেলোডগুলো হচ্ছে: রোবোটিক বাহু - ভূপৃষ্ঠের ০.৫ মিটার পর্যন্ত খনন করতে পারে। এর কাজ মাটি ও ধূলির নমুনা সংগ্রহ করা। রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা - রোবোটিক বাহুর হাতার সাথে যুক্ত। এটা দিয়ে প্রথমেই নমুনা সংগ্রহের অঞ্চলের ছবি তোলা হয়, সেখান থেকে কি ধরনের নমুনা পাওয়া যাবে তা এই ছবির মাধ্যমেই বিশ্লেষণ করা হয়। সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার - নভোযানের মূল ক্যামেরা। পাথফাইন্ডারের সাথে যুক্ত ক্যামেরার চেয়ে এর রিজলিউশন অনেক বেশি। এর মাধ্যমে মঙ্গলের আর্কটিক অঞ্চলের উচ্চ রিজলিউশন ছবি তোলা হয়। থার্মাল অ্যান্ড ইভল্‌ভ্‌ড গ্যাস অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম টেগা। এতে উচ্চ তাপমাত্রার চুল্লীর সাথে ভর বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র যুক্ত আছে। এরকম আটটি ওভেন আছে। প্রতিটি ওভেন একটি করে নমুনা বিশ্লেষণ করতে পারে। বুঝতেই পারছেন, এর মাধ্যমে সংগৃহীত নমুনায় কি কি পদার্থ আছে তা খতিয়ে দেখা যাবে। মার্স ডিসেন্ট ইমেজার - সংক্ষিপ্ত নাম মার্ডি। এর মাধ্যমে অবতরণের সময় মঙ্গল পৃষ্ঠের ছবি তোলার কথা ছিল। কিন্তু কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে অবতরণের সাত মিনিটে সে কোন ছবিই তুলতে পারেনি। মাইক্রোস্কপি, ইলেকট্রোকেমিস্ট্রি অ্যান্ড কন্ডাক্টিভিটি অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম মেকা। এর মধ্যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র আছে: আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: এর কাজ মঙ্গল থেকে সংগৃহীত নমুনায় উপস্থিত রেগোলিথের ছবি তোলা। ভূপৃষ্ঠে মৃত্তিকা স্তরের নিচেই রেগোলিথ স্তর থাকে, রেগোলিথ স্তরের নিচে থাকে অধিশিলার স্তর। তাই অধিশিলার উপরে অবস্থিত আলগা শিলাবস্তুর আচ্ছাদনকেই রেগোলিথ বলা যায়। পারমাণবিক বল অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণের কাছে প্রেরিত নমুনার সামান্য অংশ নিয়ে কাজ করতে পারে। সে আট সিলিকনের টিপ দিয়ে এই নমুনা স্ক্যান করে এবং সিলিকন টিপ থেকে নমুনার বিকর্ষণের পরিমাণ নির্ণয় করে। ওয়েট কেমিস্ট্রি গবেষণাগার: এখানে চারটি প্রকোষ্ঠে আছে। প্রতিটি প্রকোষ্ঠে মঙ্গলের নমুনার সাথে পৃথিবীর পানির মিশ্রণ ঘটানো হয়। এর ফলে মঙ্গলের মাটিতে উপস্থিত দ্রবণীয় উপাদানগুলো পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়। এর মধ্যে প্রধানত ক্ষার ধাতুর আয়নগুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়। এর মাধ্যমে মঙ্গল জীবন বিস্তারের জন্য কতটা সহায়ক হতে পারে তা নির্ণয় করা সম্ভব। স্যাম্প্‌ল হুইল ও ট্রান্সলেশন স্টেজ: ৬৯টি নমুনা ধারকের মধ্যে ৬টি এখানে অবস্থিত। এগুলোর মাধ্যমে রোবটিক বাহুর কাছ থেকে নমুনা নিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রগুলোর কাছে পাঠানো হয়। থার্মাল অ্যান্ড ইলেকট্রিকেল কন্ডাক্টিভিটি প্রোব - সংক্ষিপ্ত নাম টিইসিপি। এতে পাঁচটি সন্ধানী যন্ত্র আছে যা দিয়ে নিম্নলিখিত পরিমাপগুলো করা হয়: মঙ্গলীয় মাটির (রেগোলিথ) তাপমাত্রা তাপীয় পরিবাহিতা তড়িৎ পরিবাহিতা পরাবৈদ্যুতিক প্রবেশ্যতা বায়ুর দ্রুতি পরিবেশের তাপমাত্রা আবহাওয়বিজ্ঞান স্টেশন - নাম থেকেই এর কাজ বোঝা যাচ্ছে। এর সাথে বায়ু নির্দেশক এবং চাপ ও তাপ সেন্সর যুক্ত আছে। এগুলোর মাধ্যমে সে মঙ্গলের আবহাওয়া বিশ্লেষণ করে চলে।
ফিনিক্স নভোযান কোন প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত?
{ "answer_start": [ 96, 96 ], "text": [ "মার্স ফিনিক্স", "মার্স ফিনিক্স" ] }
bn_wiki_0236_02
ফিনিক্স (নভোযান)
ফিনিক্স একটি রোবট নিয়ন্ত্রিত নভোযান যাকে মঙ্গল গ্রহে একটি বিশেষ অভিযানে প্রেরণ করা হয়েছে। এটি মার্স ফিনিক্স প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত। কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত পেলোড বলা হয়। তাই মঙ্গল গবেষণার জন্য প্রেরিত এই যন্ত্রপাতিগুলোকেও পেলোড বলা যায়। ফিনিক্সের পেলোডগুলো হচ্ছে: রোবোটিক বাহু - ভূপৃষ্ঠের ০.৫ মিটার পর্যন্ত খনন করতে পারে। এর কাজ মাটি ও ধূলির নমুনা সংগ্রহ করা। রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা - রোবোটিক বাহুর হাতার সাথে যুক্ত। এটা দিয়ে প্রথমেই নমুনা সংগ্রহের অঞ্চলের ছবি তোলা হয়, সেখান থেকে কি ধরনের নমুনা পাওয়া যাবে তা এই ছবির মাধ্যমেই বিশ্লেষণ করা হয়। সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার - নভোযানের মূল ক্যামেরা। পাথফাইন্ডারের সাথে যুক্ত ক্যামেরার চেয়ে এর রিজলিউশন অনেক বেশি। এর মাধ্যমে মঙ্গলের আর্কটিক অঞ্চলের উচ্চ রিজলিউশন ছবি তোলা হয়। থার্মাল অ্যান্ড ইভল্‌ভ্‌ড গ্যাস অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম টেগা। এতে উচ্চ তাপমাত্রার চুল্লীর সাথে ভর বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র যুক্ত আছে। এরকম আটটি ওভেন আছে। প্রতিটি ওভেন একটি করে নমুনা বিশ্লেষণ করতে পারে। বুঝতেই পারছেন, এর মাধ্যমে সংগৃহীত নমুনায় কি কি পদার্থ আছে তা খতিয়ে দেখা যাবে। মার্স ডিসেন্ট ইমেজার - সংক্ষিপ্ত নাম মার্ডি। এর মাধ্যমে অবতরণের সময় মঙ্গল পৃষ্ঠের ছবি তোলার কথা ছিল। কিন্তু কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে অবতরণের সাত মিনিটে সে কোন ছবিই তুলতে পারেনি। মাইক্রোস্কপি, ইলেকট্রোকেমিস্ট্রি অ্যান্ড কন্ডাক্টিভিটি অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম মেকা। এর মধ্যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র আছে: আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: এর কাজ মঙ্গল থেকে সংগৃহীত নমুনায় উপস্থিত রেগোলিথের ছবি তোলা। ভূপৃষ্ঠে মৃত্তিকা স্তরের নিচেই রেগোলিথ স্তর থাকে, রেগোলিথ স্তরের নিচে থাকে অধিশিলার স্তর। তাই অধিশিলার উপরে অবস্থিত আলগা শিলাবস্তুর আচ্ছাদনকেই রেগোলিথ বলা যায়। পারমাণবিক বল অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণের কাছে প্রেরিত নমুনার সামান্য অংশ নিয়ে কাজ করতে পারে। সে আট সিলিকনের টিপ দিয়ে এই নমুনা স্ক্যান করে এবং সিলিকন টিপ থেকে নমুনার বিকর্ষণের পরিমাণ নির্ণয় করে। ওয়েট কেমিস্ট্রি গবেষণাগার: এখানে চারটি প্রকোষ্ঠে আছে। প্রতিটি প্রকোষ্ঠে মঙ্গলের নমুনার সাথে পৃথিবীর পানির মিশ্রণ ঘটানো হয়। এর ফলে মঙ্গলের মাটিতে উপস্থিত দ্রবণীয় উপাদানগুলো পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়। এর মধ্যে প্রধানত ক্ষার ধাতুর আয়নগুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়। এর মাধ্যমে মঙ্গল জীবন বিস্তারের জন্য কতটা সহায়ক হতে পারে তা নির্ণয় করা সম্ভব। স্যাম্প্‌ল হুইল ও ট্রান্সলেশন স্টেজ: ৬৯টি নমুনা ধারকের মধ্যে ৬টি এখানে অবস্থিত। এগুলোর মাধ্যমে রোবটিক বাহুর কাছ থেকে নমুনা নিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রগুলোর কাছে পাঠানো হয়। থার্মাল অ্যান্ড ইলেকট্রিকেল কন্ডাক্টিভিটি প্রোব - সংক্ষিপ্ত নাম টিইসিপি। এতে পাঁচটি সন্ধানী যন্ত্র আছে যা দিয়ে নিম্নলিখিত পরিমাপগুলো করা হয়: মঙ্গলীয় মাটির (রেগোলিথ) তাপমাত্রা তাপীয় পরিবাহিতা তড়িৎ পরিবাহিতা পরাবৈদ্যুতিক প্রবেশ্যতা বায়ুর দ্রুতি পরিবেশের তাপমাত্রা আবহাওয়বিজ্ঞান স্টেশন - নাম থেকেই এর কাজ বোঝা যাচ্ছে। এর সাথে বায়ু নির্দেশক এবং চাপ ও তাপ সেন্সর যুক্ত আছে। এগুলোর মাধ্যমে সে মঙ্গলের আবহাওয়া বিশ্লেষণ করে চলে।
কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত কি বলা হয়?
{ "answer_start": [ 175, 175 ], "text": [ "পেলোড", "পেলোড" ] }
bn_wiki_0562_03
হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেস
হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেসটিকে মানব ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার উভয়ের মধ্যকার যোগাযোগ মাধ্যম বলা যেতে পারে। হিউম্যান এবং কম্পিউটারের মধ্যকার যোগাযোগটিকে চলমান চক্রাকার ইন্টারেকশন বলা যেতে পারে। এই চক্রাকার ইন্টারেকশনের বেশ কয়েকটি দিক রয়েছে, তার মধ্যে- ভিজ্যুয়াল নির্ভর: ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু। অডিও নির্ভর: মানুষ এবং কম্পিউটারের মধ্যে অডিও বা শব্দ নির্ভর ইন্টারেকশন এইচ সি আই সিস্টেমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা এই অংশের আলোচ্য বিষয়। টাস্ক এনভায়ারমেন্ট: ব্যবহারকারীর উপর নির্ভর করে শর্ত অথবা লক্ষ্য নির্ধারণ করা। মেশিন এনভায়ারমেন্ট: কম্পিউটারের পরিবেশ যেমন উদাহরণস্বরূপ একটি ছাত্রের হল রুমে থাকা একটি ল্যাপটপ। ইন্টারফেসের এরিয়া: হিউম্যান এবং কম্পিউটারের নন-ওভারলেপিং প্রসেস এরিয়া যেটি ইন্টারেকশনের মধ্যে পড়ে না। যেখানে, ওভারলেপিং এরিয়ার মূল আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দুটোর ইন্টারেকশন প্রসেস। ইনপুট ফ্লো: তথ্যের ফ্লো বা প্রবাহ টাস্ক এনভায়ারমেন্ট থেকেই শুরু হয় যখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন কর্ম সম্পাদন করতে হয়। আউটপুট: তথ্যের প্রবাহ যা মেশিন এনভায়ারমেন্টে তৈরি হয়। ফিডব্যাক: ইন্টারফেসের লুপ যা মানব দিক থেকে কম্পিউটার আর তার পেছনে মূল্যায়ন, পরিমিত, এবং নিশ্চিত করে। ফিট: এটি কম্পিটার ডিজাইন, ব্যবহারকারী এবং হিউম্যান রিসোর্স ব্যবহার করে যে কার্জ সম্পাদন করা হবে তার উপযোগী করে।
খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু কী?
{ "answer_start": [ 274, 274 ], "text": [ "ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন", "ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন" ] }
bn_wiki_0562_04
হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেস
হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেসটিকে মানব ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার উভয়ের মধ্যকার যোগাযোগ মাধ্যম বলা যেতে পারে। হিউম্যান এবং কম্পিউটারের মধ্যকার যোগাযোগটিকে চলমান চক্রাকার ইন্টারেকশন বলা যেতে পারে। এই চক্রাকার ইন্টারেকশনের বেশ কয়েকটি দিক রয়েছে, তার মধ্যে- ভিজ্যুয়াল নির্ভর: ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু। অডিও নির্ভর: মানুষ এবং কম্পিউটারের মধ্যে অডিও বা শব্দ নির্ভর ইন্টারেকশন এইচ সি আই সিস্টেমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা এই অংশের আলোচ্য বিষয়। টাস্ক এনভায়ারমেন্ট: ব্যবহারকারীর উপর নির্ভর করে শর্ত অথবা লক্ষ্য নির্ধারণ করা। মেশিন এনভায়ারমেন্ট: কম্পিউটারের পরিবেশ যেমন উদাহরণস্বরূপ একটি ছাত্রের হল রুমে থাকা একটি ল্যাপটপ। ইন্টারফেসের এরিয়া: হিউম্যান এবং কম্পিউটারের নন-ওভারলেপিং প্রসেস এরিয়া যেটি ইন্টারেকশনের মধ্যে পড়ে না। যেখানে, ওভারলেপিং এরিয়ার মূল আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দুটোর ইন্টারেকশন প্রসেস। ইনপুট ফ্লো: তথ্যের ফ্লো বা প্রবাহ টাস্ক এনভায়ারমেন্ট থেকেই শুরু হয় যখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন কর্ম সম্পাদন করতে হয়। আউটপুট: তথ্যের প্রবাহ যা মেশিন এনভায়ারমেন্টে তৈরি হয়। ফিডব্যাক: ইন্টারফেসের লুপ যা মানব দিক থেকে কম্পিউটার আর তার পেছনে মূল্যায়ন, পরিমিত, এবং নিশ্চিত করে। ফিট: এটি কম্পিটার ডিজাইন, ব্যবহারকারী এবং হিউম্যান রিসোর্স ব্যবহার করে যে কার্জ সম্পাদন করা হবে তার উপযোগী করে।
বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা কোন অংশের আলোচ্য বিষয়?
{ "answer_start": [ 412, 412 ], "text": [ "অডিও নির্ভর", "অডিও নির্ভর" ] }
bn_wiki_0252_01
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন। আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)। ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!" জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে। উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে।
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ কততম আরিয়ান মিশন?
{ "answer_start": [ 206 ], "text": [ "২৫৬তম" ] }
bn_wiki_0252_03
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন। আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)। ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!" জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে। উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে।
টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল কত কেজি?
{ "answer_start": [ 593, 593 ], "text": [ "৬,৫০০", "৬,৫০০" ] }
bn_wiki_0252_04
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬
আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন। আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)। ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!" জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে। উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে।
ফ্লাইটে রাখা পেলোডটি কত তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল?
{ "answer_start": [ 680, 680 ], "text": [ "১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে", "১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে " ] }
bn_wiki_0981_01
ইন্টেল কর্পোরেশন
২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল। ১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়। ২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়। বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়। ২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়।
কত সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "২০০০", "২০০০" ] }
bn_wiki_0981_03
ইন্টেল কর্পোরেশন
২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল। ১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়। ২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়। বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়। ২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়।
২০০৬ সালের জুলাইতে কতজন কর্মীদের সাময়িক ছাটাই করা হয়?
{ "answer_start": [ 813, 813 ], "text": [ "১০৫০০", "১০৫০০" ] }
bn_wiki_0981_04
ইন্টেল কর্পোরেশন
২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল। ১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়। ২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়। বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়। ২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়।
২০০৬ সালে ইন্টেল উৎপাদিত পণ্যের সাইজ কী ছিল?
{ "answer_start": [ 1562, 1562 ], "text": [ "৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার)", "৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার)" ] }
bn_wiki_0981_05
ইন্টেল কর্পোরেশন
২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল। ১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়। ২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়। বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়। ২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়।
২০১০ সালের অগাষ্ট মাসে, ইন্টেল কয়টি প্রধান অর্ন্তভুক্তিকরণ ঘোষণা করে ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0168_01
মেয়ার-ভিয়েটারস ক্রম
গণিতে, বিশেষ করে বীজগাণিতিক টপোলজি এবং সমসংস্থ তত্ত্বে, মেয়ার-ভিটারস ক্রম বা ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা হল একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে। অষ্ট্রিয়ার গণিতবিদ ওয়ালথার মেয়ার এবং লেপল্ড ভিয়েটরিস নামক বিজ্ঞানীদ্বয় এটি আবিষ্কার করেন। এই পদ্ধতিতে একটি ক্ষেত্রকে বিভিন্ন উপক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়, যাতে সমসংস্থ এবং সহসমসংস্থ গ্রুপগুলো পরিমাপ করা সহজ হয়। এই ধারাটি মূল ক্ষেত্রটির (সহ)সমসংস্থ গ্রুপগুলোর সঙ্গে উপক্ষেত্রগুলোর (সহি)সমসংস্থ গ্রুপের সম্পর্ক তৈরী করে। এটি এক ধরনের স্বাভাবিক দীর্ঘ শৃঙখলিত ধারা, যার পদগুলো সম্পূর্ণ ক্ষেত্রের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ,উপক্ষেত্রের গ্রুপগুলোর প্রত্যক্ষ সমষ্টি এবং উপক্ষেত্রসমূহের ছেদসেটের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ।
ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা কী?
{ "answer_start": [ 105, 105 ], "text": [ "একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে", "একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে" ] }
bn_wiki_0168_05
মেয়ার-ভিয়েটারস ক্রম
গণিতে, বিশেষ করে বীজগাণিতিক টপোলজি এবং সমসংস্থ তত্ত্বে, মেয়ার-ভিটারস ক্রম বা ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা হল একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে। অষ্ট্রিয়ার গণিতবিদ ওয়ালথার মেয়ার এবং লেপল্ড ভিয়েটরিস নামক বিজ্ঞানীদ্বয় এটি আবিষ্কার করেন। এই পদ্ধতিতে একটি ক্ষেত্রকে বিভিন্ন উপক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়, যাতে সমসংস্থ এবং সহসমসংস্থ গ্রুপগুলো পরিমাপ করা সহজ হয়। এই ধারাটি মূল ক্ষেত্রটির (সহ)সমসংস্থ গ্রুপগুলোর সঙ্গে উপক্ষেত্রগুলোর (সহি)সমসংস্থ গ্রুপের সম্পর্ক তৈরী করে। এটি এক ধরনের স্বাভাবিক দীর্ঘ শৃঙখলিত ধারা, যার পদগুলো সম্পূর্ণ ক্ষেত্রের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ,উপক্ষেত্রের গ্রুপগুলোর প্রত্যক্ষ সমষ্টি এবং উপক্ষেত্রসমূহের ছেদসেটের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ।
ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা পদ্ধতিতে একটি ক্ষেত্রকে কয়টি উপক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2894_01
উপজেলা পরিষদ
উপজেলা পরিষদ বাংলাদেশের প্রসাশনিক ব্যবস্থার একটি একক অংশ। একটি উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত পরিষদ উপজেলা পরিষদ নামে পরিচিত।গঠন উপজেলার প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান। উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার (যদি থাকে) চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন। ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে এবং ইউনিয়ন/পৌরসভার মহিলা সদস্যগণ নিজেদের মধ্য থেকে এই সদস্য নির্বাচন করেন। মেয়াদকাল উপজেলা পরিষদের মেয়াদকাল মিটিংএর দিন থেকে ৫ বছর। সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন। কার্যক্রম উপজেলা পর্যায়ের সমস্ত কার্যাবলীকে মূলতঃ সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত এই দুইভাগে ভাগ করা হয়। সংরক্ষিত দায়িত্বের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচার, রাজস্ব প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, বৃহৎ শিল্প, খনন কার্য এবং খনিজ সম্পদের উন্নয়ন ইত্যাদি দায়িত্ব অন্যতম। অন্যদিকে হস্তান্তরিত দায়িত্বের মধ্যে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, আন্তঃ উপজেলা সড়ক নির্মাণ ও সংরক্ষণ, কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রণয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত।
উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে কোন পরিষদ নিয়োজিত?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "উপজেলা পরিষদ", "উপজেলা পরিষদ" ] }
bn_wiki_2894_02
উপজেলা পরিষদ
উপজেলা পরিষদ বাংলাদেশের প্রসাশনিক ব্যবস্থার একটি একক অংশ। একটি উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত পরিষদ উপজেলা পরিষদ নামে পরিচিত।গঠন উপজেলার প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান। উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার (যদি থাকে) চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন। ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে এবং ইউনিয়ন/পৌরসভার মহিলা সদস্যগণ নিজেদের মধ্য থেকে এই সদস্য নির্বাচন করেন। মেয়াদকাল উপজেলা পরিষদের মেয়াদকাল মিটিংএর দিন থেকে ৫ বছর। সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন। কার্যক্রম উপজেলা পর্যায়ের সমস্ত কার্যাবলীকে মূলতঃ সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত এই দুইভাগে ভাগ করা হয়। সংরক্ষিত দায়িত্বের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচার, রাজস্ব প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, বৃহৎ শিল্প, খনন কার্য এবং খনিজ সম্পদের উন্নয়ন ইত্যাদি দায়িত্ব অন্যতম। অন্যদিকে হস্তান্তরিত দায়িত্বের মধ্যে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, আন্তঃ উপজেলা সড়ক নির্মাণ ও সংরক্ষণ, কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রণয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত।
উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের কী হিসেবে থাকেন?
{ "answer_start": [ 305, 320 ], "text": [ "উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি", "নির্বাচিত প্রতিনিধি" ] }
bn_wiki_2894_03
উপজেলা পরিষদ
উপজেলা পরিষদ বাংলাদেশের প্রসাশনিক ব্যবস্থার একটি একক অংশ। একটি উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত পরিষদ উপজেলা পরিষদ নামে পরিচিত।গঠন উপজেলার প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান। উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার (যদি থাকে) চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন। ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে এবং ইউনিয়ন/পৌরসভার মহিলা সদস্যগণ নিজেদের মধ্য থেকে এই সদস্য নির্বাচন করেন। মেয়াদকাল উপজেলা পরিষদের মেয়াদকাল মিটিংএর দিন থেকে ৫ বছর। সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন। কার্যক্রম উপজেলা পর্যায়ের সমস্ত কার্যাবলীকে মূলতঃ সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত এই দুইভাগে ভাগ করা হয়। সংরক্ষিত দায়িত্বের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচার, রাজস্ব প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, বৃহৎ শিল্প, খনন কার্য এবং খনিজ সম্পদের উন্নয়ন ইত্যাদি দায়িত্ব অন্যতম। অন্যদিকে হস্তান্তরিত দায়িত্বের মধ্যে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, আন্তঃ উপজেলা সড়ক নির্মাণ ও সংরক্ষণ, কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রণয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত।
ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার কত অংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে?
{ "answer_start": [ 387, 387 ], "text": [ "এক তৃতীয়াংশ", "এক তৃতীয়াংশ" ] }
bn_wiki_2894_04
উপজেলা পরিষদ
উপজেলা পরিষদ বাংলাদেশের প্রসাশনিক ব্যবস্থার একটি একক অংশ। একটি উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত পরিষদ উপজেলা পরিষদ নামে পরিচিত।গঠন উপজেলার প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান। উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার (যদি থাকে) চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন। ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে এবং ইউনিয়ন/পৌরসভার মহিলা সদস্যগণ নিজেদের মধ্য থেকে এই সদস্য নির্বাচন করেন। মেয়াদকাল উপজেলা পরিষদের মেয়াদকাল মিটিংএর দিন থেকে ৫ বছর। সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন। কার্যক্রম উপজেলা পর্যায়ের সমস্ত কার্যাবলীকে মূলতঃ সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত এই দুইভাগে ভাগ করা হয়। সংরক্ষিত দায়িত্বের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচার, রাজস্ব প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, বৃহৎ শিল্প, খনন কার্য এবং খনিজ সম্পদের উন্নয়ন ইত্যাদি দায়িত্ব অন্যতম। অন্যদিকে হস্তান্তরিত দায়িত্বের মধ্যে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, আন্তঃ উপজেলা সড়ক নির্মাণ ও সংরক্ষণ, কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রণয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত।
উপজেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা কে?
{ "answer_start": [ 565, 565 ], "text": [ "সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও)", "সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন" ] }
bn_wiki_2894_05
উপজেলা পরিষদ
উপজেলা পরিষদ বাংলাদেশের প্রসাশনিক ব্যবস্থার একটি একক অংশ। একটি উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত পরিষদ উপজেলা পরিষদ নামে পরিচিত।গঠন উপজেলার প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান। উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার (যদি থাকে) চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন। ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে এবং ইউনিয়ন/পৌরসভার মহিলা সদস্যগণ নিজেদের মধ্য থেকে এই সদস্য নির্বাচন করেন। মেয়াদকাল উপজেলা পরিষদের মেয়াদকাল মিটিংএর দিন থেকে ৫ বছর। সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন। কার্যক্রম উপজেলা পর্যায়ের সমস্ত কার্যাবলীকে মূলতঃ সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত এই দুইভাগে ভাগ করা হয়। সংরক্ষিত দায়িত্বের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচার, রাজস্ব প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, বৃহৎ শিল্প, খনন কার্য এবং খনিজ সম্পদের উন্নয়ন ইত্যাদি দায়িত্ব অন্যতম। অন্যদিকে হস্তান্তরিত দায়িত্বের মধ্যে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, আন্তঃ উপজেলা সড়ক নির্মাণ ও সংরক্ষণ, কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রণয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত।
উপজেলা পরিষদ কোন আইন দিয়ে পরিচালিত হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0656_02
উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন)
উবুন্টু ইনস্টল করার জন্য সাধারণভাবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হয়। উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমটি ইনস্টল করা ছাড়াই সরাসরি সিডি থেকে ব্যবহার করা যায়। তবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হলে পূর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেমের অনেক সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে না। মূলত অপারেটিং সস্টেমটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া এবং হার্ডওয়্যার এবং ড্রাইভার সমূহের পরীক্ষা করার জন্য এই পদ্ধতিটি বিশেষ কার্যকর। একই সাথে সিডিতে উইবিকুইটি ইনস্টলার নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে। যেটি ব্যবহারকারীকে অপারেটিং সিস্টেমটি পূর্ণাঙ্গভাবে ইনস্টলের ব্যাপারে সহায়তা করে। প্রথম সংস্করণ থেকে এর পরবর্তী প্রতিটি সংস্করণের সিডি ইমেজ উবুন্টু ওয়েব সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। সিডি থেকে ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম ২৫৬মেগাবাইট মেমরী প্রয়োজন। ব্যবহারকারীরা উবুন্টু ডিস্ক ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি ডাউনলোড করতে পারেন। সিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা পেন ড্রাইভ অথবা হার্ডডিস্কে ইনস্টল করে বা লাইভ হিসাবে এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া আর্ম , পাওয়ার পিসি , স্পার্ক এবং আইএ-৬৪ প্লাটফর্মের উপযোগী উবুন্টু পাওয়া যাবে। তবে এখান থেক শুধুমাত্র আরম ব্যবহারে অফিসিয়াল সমর্থন দেয়া হয়। ক্যানোনিকাল এর পক্ষ থেকে উবুন্টু এবং কুবুন্টুর সিডি বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এমনকি প্যাকেজিং এবং পরিবহন খরচসহ এই সকল সিডি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয়ে থাকে। শিপইট নামের একটি সেবার মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয়। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ মাইগ্রেশন টুল নামের একটি মাইগ্রেশন সহায়ক ব্যবহার করে কম্পিউটারে ইনস্টল রয়েছে এমন কোন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের বুকমার্ক, ডেস্কটপ ব্যাকগ্রাউন্ড সহ আরও বেশকিছু ব্যক্তিগত সেটিং ইম্পোর্ট করা যাবে। নতুন করে উবুন্টু ইনস্টলের সময় এই অপশনটি ব্যবহার করা যায়। এপ্রিল ২০০৭ সালে এই সুবিধাটি সর্বপ্রথম চালু করা হয়। উবুন্টু এবং কুবুন্টু ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে বুট করা যায়। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটারের বায়োসে ইউএসবি থেকে বুট করার অপশন থাকতে হবে। ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে চালানোর সময় কোন পরিবর্তন করা হলে সেটি সংরক্ষণ করারও ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। এভাবে ইনস্টল করার পর ইউএসবি থেকে বুট করা সমর্থন করে এমন যে কোন পিসি থেকেই এটি ব্যবহার করা যাবে। উবুন্টুর সাম্প্রতিকতম সংস্করণসমূহে লাইভ ইউএসবি ক্রিয়েটর নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে যার মাধ্যমে লাইভ ইউএসবি তৈরি করা যাবে। লাইভ সিডিতে উইবি নামে একটি সফটওয়্যার থাকে। এটি ব্যবহার করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভেতর অন্যান্য সাধারণ প্রোগ্রামের মত ইনস্টল করা যায়। এভাবে ইনস্টল করা হলে উইন্ডোজ ব্যবাহরকারীর হার্ডডিস্কে নতুন কোন পার্টিশন করতে হয় না। এখানে ডিফল্টভাবে উইন্ডোজ মাইগ্রেশন অ্যাসিস্টেন্ট ব্যবহার করে উইন্ডোজের সেটিংস সমূহ আমদানি করা হয়। তবে এই পদ্ধতিতে ইনস্টল করা হলে উবুন্টুর সকল অপশন পূর্ণাঙ্গভাবে ব্যবহার করা যায় না।
কি নামে উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমটি ইনস্টল করতে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0656_03
উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন)
উবুন্টু ইনস্টল করার জন্য সাধারণভাবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হয়। উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমটি ইনস্টল করা ছাড়াই সরাসরি সিডি থেকে ব্যবহার করা যায়। তবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হলে পূর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেমের অনেক সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে না। মূলত অপারেটিং সস্টেমটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া এবং হার্ডওয়্যার এবং ড্রাইভার সমূহের পরীক্ষা করার জন্য এই পদ্ধতিটি বিশেষ কার্যকর। একই সাথে সিডিতে উইবিকুইটি ইনস্টলার নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে। যেটি ব্যবহারকারীকে অপারেটিং সিস্টেমটি পূর্ণাঙ্গভাবে ইনস্টলের ব্যাপারে সহায়তা করে। প্রথম সংস্করণ থেকে এর পরবর্তী প্রতিটি সংস্করণের সিডি ইমেজ উবুন্টু ওয়েব সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। সিডি থেকে ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম ২৫৬মেগাবাইট মেমরী প্রয়োজন। ব্যবহারকারীরা উবুন্টু ডিস্ক ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি ডাউনলোড করতে পারেন। সিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা পেন ড্রাইভ অথবা হার্ডডিস্কে ইনস্টল করে বা লাইভ হিসাবে এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া আর্ম , পাওয়ার পিসি , স্পার্ক এবং আইএ-৬৪ প্লাটফর্মের উপযোগী উবুন্টু পাওয়া যাবে। তবে এখান থেক শুধুমাত্র আরম ব্যবহারে অফিসিয়াল সমর্থন দেয়া হয়। ক্যানোনিকাল এর পক্ষ থেকে উবুন্টু এবং কুবুন্টুর সিডি বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এমনকি প্যাকেজিং এবং পরিবহন খরচসহ এই সকল সিডি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয়ে থাকে। শিপইট নামের একটি সেবার মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয়। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ মাইগ্রেশন টুল নামের একটি মাইগ্রেশন সহায়ক ব্যবহার করে কম্পিউটারে ইনস্টল রয়েছে এমন কোন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের বুকমার্ক, ডেস্কটপ ব্যাকগ্রাউন্ড সহ আরও বেশকিছু ব্যক্তিগত সেটিং ইম্পোর্ট করা যাবে। নতুন করে উবুন্টু ইনস্টলের সময় এই অপশনটি ব্যবহার করা যায়। এপ্রিল ২০০৭ সালে এই সুবিধাটি সর্বপ্রথম চালু করা হয়। উবুন্টু এবং কুবুন্টু ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে বুট করা যায়। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটারের বায়োসে ইউএসবি থেকে বুট করার অপশন থাকতে হবে। ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে চালানোর সময় কোন পরিবর্তন করা হলে সেটি সংরক্ষণ করারও ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। এভাবে ইনস্টল করার পর ইউএসবি থেকে বুট করা সমর্থন করে এমন যে কোন পিসি থেকেই এটি ব্যবহার করা যাবে। উবুন্টুর সাম্প্রতিকতম সংস্করণসমূহে লাইভ ইউএসবি ক্রিয়েটর নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে যার মাধ্যমে লাইভ ইউএসবি তৈরি করা যাবে। লাইভ সিডিতে উইবি নামে একটি সফটওয়্যার থাকে। এটি ব্যবহার করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভেতর অন্যান্য সাধারণ প্রোগ্রামের মত ইনস্টল করা যায়। এভাবে ইনস্টল করা হলে উইন্ডোজ ব্যবাহরকারীর হার্ডডিস্কে নতুন কোন পার্টিশন করতে হয় না। এখানে ডিফল্টভাবে উইন্ডোজ মাইগ্রেশন অ্যাসিস্টেন্ট ব্যবহার করে উইন্ডোজের সেটিংস সমূহ আমদানি করা হয়। তবে এই পদ্ধতিতে ইনস্টল করা হলে উবুন্টুর সকল অপশন পূর্ণাঙ্গভাবে ব্যবহার করা যায় না।
উবুন্টু ইনস্টল করার জন্য সাধারণভাবে কি সিডি ব্যবহার করা হয়?
{ "answer_start": [ 36, 36 ], "text": [ "লাইভ সিডি", "লাইভ সিডি" ] }
bn_wiki_2783_01
শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাসব্যাপী ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল। শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে ৩০ লাখ মানুষ নিহত ও ২ লাখ নারীর ধর্ষিত হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযােগ্য কর্মসূচি হাতে নেন। প্রশাসনিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন, সংবিধান প্রণয়ন, এক কোটি মানুষের পুনর্বাসন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে এবং মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত নামমাত্র মূল্যে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন, ১১,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ ৪০,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ, দুঃস্থ মহিলাদের কল্যাণের জন্য নারী পুনর্বাসন সংস্থা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুক্তিযােদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ, বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ, পাকিস্তানিদের পরিত্যক্ত ব্যাংক, বীমা এবং ৫৮০টি শিল্প ইউনিটের জাতীয়করণ ও চালু করার মাধ্যমে হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারীর কর্মসংস্থান, ঘোড়াশাল সার কারখানা, আশুগঞ্জ কমপ্লেক্সের প্রাথমিক কাজ ও অন্যান্য নতুন শিল্প স্থাপন, বন্ধ শিল্প-কারখানা চালুকরণসহ অন্যান্য সমস্যা মোকাবেলাপূর্বক একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরি করে দেশকে ধীরে ধীরে একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালান। শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে আঁতাতের অভিযোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুনরায় চালু করেন। ইসলামি গোত্রগুলোর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মদ তৈরি ও বিপণন এবং জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করেন। তার শাসনে অসন্তুষ্ট ডানপন্থী সমাজতান্ত্রিক দলগুলোর সমর্থন পেতে তিনি সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি শর্তসাপেক্ষে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর সাধারণ ক্ষমার ঘোষণায় তিনি “মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানকে সহায়তাকারী দালালেরা” তাদের ভুল বুঝতে পেরে দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং দালাল অধ্যাদেশে আটক ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেন। তবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, বাড়িঘর পোড়ানো ও বিস্ফোরক ব্যবহারে ক্ষতিসাধনের জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধীদের সাধারণ ক্ষমার আওতায় আনা হয়নি। অত্যন্ত অল্প সময়ে বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্যপদ লাভ ছিল শেখ মুজিব সরকারের উল্লেখযােগ্য সাফল্য।
শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে কত লাখ মানুষ নিহত হওয়ার ঘোষণা দেন?
{ "answer_start": [ 207, 207 ], "text": [ "৩০ লাখ", "৩০ লাখ" ] }
bn_wiki_2783_02
শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাসব্যাপী ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল। শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে ৩০ লাখ মানুষ নিহত ও ২ লাখ নারীর ধর্ষিত হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযােগ্য কর্মসূচি হাতে নেন। প্রশাসনিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন, সংবিধান প্রণয়ন, এক কোটি মানুষের পুনর্বাসন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে এবং মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত নামমাত্র মূল্যে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন, ১১,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ ৪০,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ, দুঃস্থ মহিলাদের কল্যাণের জন্য নারী পুনর্বাসন সংস্থা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুক্তিযােদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ, বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ, পাকিস্তানিদের পরিত্যক্ত ব্যাংক, বীমা এবং ৫৮০টি শিল্প ইউনিটের জাতীয়করণ ও চালু করার মাধ্যমে হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারীর কর্মসংস্থান, ঘোড়াশাল সার কারখানা, আশুগঞ্জ কমপ্লেক্সের প্রাথমিক কাজ ও অন্যান্য নতুন শিল্প স্থাপন, বন্ধ শিল্প-কারখানা চালুকরণসহ অন্যান্য সমস্যা মোকাবেলাপূর্বক একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরি করে দেশকে ধীরে ধীরে একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালান। শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে আঁতাতের অভিযোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুনরায় চালু করেন। ইসলামি গোত্রগুলোর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মদ তৈরি ও বিপণন এবং জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করেন। তার শাসনে অসন্তুষ্ট ডানপন্থী সমাজতান্ত্রিক দলগুলোর সমর্থন পেতে তিনি সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি শর্তসাপেক্ষে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর সাধারণ ক্ষমার ঘোষণায় তিনি “মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানকে সহায়তাকারী দালালেরা” তাদের ভুল বুঝতে পেরে দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং দালাল অধ্যাদেশে আটক ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেন। তবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, বাড়িঘর পোড়ানো ও বিস্ফোরক ব্যবহারে ক্ষতিসাধনের জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধীদের সাধারণ ক্ষমার আওতায় আনা হয়নি। অত্যন্ত অল্প সময়ে বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্যপদ লাভ ছিল শেখ মুজিব সরকারের উল্লেখযােগ্য সাফল্য।
কত খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযোগ্য কর্মসূচি হাতে নেন?
{ "answer_start": [ 275, 275 ], "text": [ "১৯৭২", "১৯৭২" ] }
bn_wiki_2783_04
শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাসব্যাপী ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল। শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে ৩০ লাখ মানুষ নিহত ও ২ লাখ নারীর ধর্ষিত হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযােগ্য কর্মসূচি হাতে নেন। প্রশাসনিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন, সংবিধান প্রণয়ন, এক কোটি মানুষের পুনর্বাসন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে এবং মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত নামমাত্র মূল্যে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন, ১১,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ ৪০,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ, দুঃস্থ মহিলাদের কল্যাণের জন্য নারী পুনর্বাসন সংস্থা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুক্তিযােদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ, বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ, পাকিস্তানিদের পরিত্যক্ত ব্যাংক, বীমা এবং ৫৮০টি শিল্প ইউনিটের জাতীয়করণ ও চালু করার মাধ্যমে হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারীর কর্মসংস্থান, ঘোড়াশাল সার কারখানা, আশুগঞ্জ কমপ্লেক্সের প্রাথমিক কাজ ও অন্যান্য নতুন শিল্প স্থাপন, বন্ধ শিল্প-কারখানা চালুকরণসহ অন্যান্য সমস্যা মোকাবেলাপূর্বক একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরি করে দেশকে ধীরে ধীরে একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালান। শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে আঁতাতের অভিযোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুনরায় চালু করেন। ইসলামি গোত্রগুলোর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মদ তৈরি ও বিপণন এবং জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করেন। তার শাসনে অসন্তুষ্ট ডানপন্থী সমাজতান্ত্রিক দলগুলোর সমর্থন পেতে তিনি সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি শর্তসাপেক্ষে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর সাধারণ ক্ষমার ঘোষণায় তিনি “মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানকে সহায়তাকারী দালালেরা” তাদের ভুল বুঝতে পেরে দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং দালাল অধ্যাদেশে আটক ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেন। তবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, বাড়িঘর পোড়ানো ও বিস্ফোরক ব্যবহারে ক্ষতিসাধনের জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধীদের সাধারণ ক্ষমার আওতায় আনা হয়নি। অত্যন্ত অল্প সময়ে বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্যপদ লাভ ছিল শেখ মুজিব সরকারের উল্লেখযােগ্য সাফল্য।
১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই নভেম্বর ভোলায় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রায় কত লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2783_05
শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাসব্যাপী ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল। শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে ৩০ লাখ মানুষ নিহত ও ২ লাখ নারীর ধর্ষিত হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযােগ্য কর্মসূচি হাতে নেন। প্রশাসনিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন, সংবিধান প্রণয়ন, এক কোটি মানুষের পুনর্বাসন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে এবং মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত নামমাত্র মূল্যে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন, ১১,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ ৪০,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ, দুঃস্থ মহিলাদের কল্যাণের জন্য নারী পুনর্বাসন সংস্থা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুক্তিযােদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ, বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ, পাকিস্তানিদের পরিত্যক্ত ব্যাংক, বীমা এবং ৫৮০টি শিল্প ইউনিটের জাতীয়করণ ও চালু করার মাধ্যমে হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারীর কর্মসংস্থান, ঘোড়াশাল সার কারখানা, আশুগঞ্জ কমপ্লেক্সের প্রাথমিক কাজ ও অন্যান্য নতুন শিল্প স্থাপন, বন্ধ শিল্প-কারখানা চালুকরণসহ অন্যান্য সমস্যা মোকাবেলাপূর্বক একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরি করে দেশকে ধীরে ধীরে একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালান। শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে আঁতাতের অভিযোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুনরায় চালু করেন। ইসলামি গোত্রগুলোর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মদ তৈরি ও বিপণন এবং জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করেন। তার শাসনে অসন্তুষ্ট ডানপন্থী সমাজতান্ত্রিক দলগুলোর সমর্থন পেতে তিনি সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি শর্তসাপেক্ষে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর সাধারণ ক্ষমার ঘোষণায় তিনি “মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানকে সহায়তাকারী দালালেরা” তাদের ভুল বুঝতে পেরে দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং দালাল অধ্যাদেশে আটক ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেন। তবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, বাড়িঘর পোড়ানো ও বিস্ফোরক ব্যবহারে ক্ষতিসাধনের জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধীদের সাধারণ ক্ষমার আওতায় আনা হয়নি। অত্যন্ত অল্প সময়ে বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্যপদ লাভ ছিল শেখ মুজিব সরকারের উল্লেখযােগ্য সাফল্য।
কত সালে লাহোর প্রস্তাব উত্থাপিত হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2753_01
কাজী জহিরুল কাইয়ুম
কাজী জহিরুল কাইয়ুম হলেন বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক, যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা। চৌদ্দগ্রাম চিওয়ার কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়ার কথা কে না জানে! বোধে বিশ্বাসে বঙ্গ বন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি নয় শুধু, তিনি তুখোয় রাজনীতিবিদও ছিলেন। দানশীল এ ব্যক্তির মনটা ছিল বিশাল সমুদ্রের মত। এদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়া ঘটনাবহুল বিষয়গুলো আজও প্রেরণা যোগায়। ভেবে বিমোহিত হই। চিওড়া বাজার, কলেজ, মাদ্রাসা সহ কুমিল্লা জেলায় এদের অবদানের ফিরিস্তি শেষ করার মত নয়। অনেক দিন আগের কথা। চিওড়া বাজারে গোস্ত বিক্রেতাদের সাথে কাজী বাড়ীর ছেলেদের সাথে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে গেল। কাজীদের স্বত্তাধিকারী বাজারে খেটে খাওয়া এসব দরীদ্র মানুষগুোলোর হাতে অভিজাত্ পরিবারের ছেলেগুলোকে বাজারে এ ভাবে মার খেতে দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে। এক কথায়, কসাই নামের এ লোকগুলোর হাতে জহিরুল কাইয়ুমের বাড়ীর লোকজন সিরিয়াস মার খাওয়া মানেই মান ইজ্জত সব জলে যাওয়া। হয়েছেও তাই। সবার মুখে একই গুঞ্জন। রাগে ক্ষোভে কাজী বাড়ীর লোকজন অগ্নীস্মম্মা। দেখে মনে হল কসাইদের সবাইকে মেরে জেলে পুরে দেবে। এটি ওদের জন্য এক ঘণ্টার ব্যপার। চিওড়ার কুরী পুকুর পাড়ে গড়ে তোলা বসতবাড়ীর এ লোকগুলো কাজী জহিরুল কাইয়ুমের জায়গা জমি চাষ করে দিনযাপন করে। এমনকি অনেকেই তার মালিকানাধিন কুমিল্লা হালিমা টেক্সটাইল মেইলে চাকুরী করত। ঘটনা অনেকটা বিস্ফোরম্মুখ। বড় ধরনের একটি ঘটনা ঘটে যাওয়ার শেষ প্রান্তে। শায়েস্তা করার জন্য কাজী জহিরুল কাইয়ুমকে খবর দেয়া হল। তিনি আসলেন। সবার সাথে মত বিনিময় করলেন। সবাই ভেবেছিল, এ দোর্দন্ড প্রতাপশালী শিল্পপতি কিছু একটা করেই ছাড়বে। কাইয়ুম সাহেব দুপক্ষের কিছূ মুরব্বীকে নিয়ে বসলেন। বন্ধ দুয়ারে আলোচনা। কিছুক্ষণ পর ঘটনা শেষ। তিনি কোন এ্যাকশান না নিয়ে সমাধানের পথটাই এঁকে দিলেন। কাজীর স্বজনদের আত্মীয়রা রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ল। অনেকটা বিদ্রোহের মত। সবার শ্রদ্ধেয় মুরব্বী ও দেশের বড় মাপের নেতা কাজী সাহেব এবার বাড়ীর লোকদের নিয়ে বসলেন। তিনি বলতে লাগলেন - দ্যাখ। এরা গরীব। আমাদের জায়গা জমি চাষ করে খায়। এদের রক্তের ধ্বমনিতে আমার অনুদানের অনুকনা প্রবাহিত হচ্ছে। এরা আমার ভিটে মাটিতে ঘর করে ঘূমায়। আমি ইচ্ছে করলে এখনিই ওদের শেষ করে দিতে পারি। কিন্তু সামান্য হিংসার বহিপ্রকাশই কি সব সমস্যার সমাধান? এদের শিক্ষা দেবার জন্য কিংবা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে কাজী বাড়ীর লোকেরা এ প্রতিশোধটি নিয়ে বসলে আমাদের অর্জিত অতীতের সব অর্জন ধূলোয় মিশে যাবে। ওরাও কাল থেকে তোমাদেরকে পথে প্রান্তরে খুন করবে। তাহলে এদের মাঝে আর আমাদের মাঝে পার্থক্যটা কোথায় থাকল?... কাজেই তোমরা কোনটা চাও। ..কাজী জহিরুল কাইয়ুমের এ মহানুভবতা, ক্ষমা কিংবা বিশাল মনের অভিব্যক্তি যেন খেটে খাওয়া এ দরীদ্র মানুষগুলোকে আজীবনের জন্য অনুগত করে দিল। ওরা আবারও হেরে গেল এ মহান নেতার রাজনীতি আর মহানুভবতার কাছে। এলাকার মানুষেরাও ভাবতে শূরু করল - কাজী জহিরুল কাইয়ুম ১৯৬৯ সালে চিওড়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন, যা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত।
কাজী জহিরুল কাইয়ুম কে ছিলেন?
{ "answer_start": [ 17, 25 ], "text": [ "বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন", "বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক" ] }
bn_wiki_2753_03
কাজী জহিরুল কাইয়ুম
কাজী জহিরুল কাইয়ুম হলেন বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক, যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা। চৌদ্দগ্রাম চিওয়ার কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়ার কথা কে না জানে! বোধে বিশ্বাসে বঙ্গ বন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি নয় শুধু, তিনি তুখোয় রাজনীতিবিদও ছিলেন। দানশীল এ ব্যক্তির মনটা ছিল বিশাল সমুদ্রের মত। এদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়া ঘটনাবহুল বিষয়গুলো আজও প্রেরণা যোগায়। ভেবে বিমোহিত হই। চিওড়া বাজার, কলেজ, মাদ্রাসা সহ কুমিল্লা জেলায় এদের অবদানের ফিরিস্তি শেষ করার মত নয়। অনেক দিন আগের কথা। চিওড়া বাজারে গোস্ত বিক্রেতাদের সাথে কাজী বাড়ীর ছেলেদের সাথে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে গেল। কাজীদের স্বত্তাধিকারী বাজারে খেটে খাওয়া এসব দরীদ্র মানুষগুোলোর হাতে অভিজাত্ পরিবারের ছেলেগুলোকে বাজারে এ ভাবে মার খেতে দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে। এক কথায়, কসাই নামের এ লোকগুলোর হাতে জহিরুল কাইয়ুমের বাড়ীর লোকজন সিরিয়াস মার খাওয়া মানেই মান ইজ্জত সব জলে যাওয়া। হয়েছেও তাই। সবার মুখে একই গুঞ্জন। রাগে ক্ষোভে কাজী বাড়ীর লোকজন অগ্নীস্মম্মা। দেখে মনে হল কসাইদের সবাইকে মেরে জেলে পুরে দেবে। এটি ওদের জন্য এক ঘণ্টার ব্যপার। চিওড়ার কুরী পুকুর পাড়ে গড়ে তোলা বসতবাড়ীর এ লোকগুলো কাজী জহিরুল কাইয়ুমের জায়গা জমি চাষ করে দিনযাপন করে। এমনকি অনেকেই তার মালিকানাধিন কুমিল্লা হালিমা টেক্সটাইল মেইলে চাকুরী করত। ঘটনা অনেকটা বিস্ফোরম্মুখ। বড় ধরনের একটি ঘটনা ঘটে যাওয়ার শেষ প্রান্তে। শায়েস্তা করার জন্য কাজী জহিরুল কাইয়ুমকে খবর দেয়া হল। তিনি আসলেন। সবার সাথে মত বিনিময় করলেন। সবাই ভেবেছিল, এ দোর্দন্ড প্রতাপশালী শিল্পপতি কিছু একটা করেই ছাড়বে। কাইয়ুম সাহেব দুপক্ষের কিছূ মুরব্বীকে নিয়ে বসলেন। বন্ধ দুয়ারে আলোচনা। কিছুক্ষণ পর ঘটনা শেষ। তিনি কোন এ্যাকশান না নিয়ে সমাধানের পথটাই এঁকে দিলেন। কাজীর স্বজনদের আত্মীয়রা রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ল। অনেকটা বিদ্রোহের মত। সবার শ্রদ্ধেয় মুরব্বী ও দেশের বড় মাপের নেতা কাজী সাহেব এবার বাড়ীর লোকদের নিয়ে বসলেন। তিনি বলতে লাগলেন - দ্যাখ। এরা গরীব। আমাদের জায়গা জমি চাষ করে খায়। এদের রক্তের ধ্বমনিতে আমার অনুদানের অনুকনা প্রবাহিত হচ্ছে। এরা আমার ভিটে মাটিতে ঘর করে ঘূমায়। আমি ইচ্ছে করলে এখনিই ওদের শেষ করে দিতে পারি। কিন্তু সামান্য হিংসার বহিপ্রকাশই কি সব সমস্যার সমাধান? এদের শিক্ষা দেবার জন্য কিংবা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে কাজী বাড়ীর লোকেরা এ প্রতিশোধটি নিয়ে বসলে আমাদের অর্জিত অতীতের সব অর্জন ধূলোয় মিশে যাবে। ওরাও কাল থেকে তোমাদেরকে পথে প্রান্তরে খুন করবে। তাহলে এদের মাঝে আর আমাদের মাঝে পার্থক্যটা কোথায় থাকল?... কাজেই তোমরা কোনটা চাও। ..কাজী জহিরুল কাইয়ুমের এ মহানুভবতা, ক্ষমা কিংবা বিশাল মনের অভিব্যক্তি যেন খেটে খাওয়া এ দরীদ্র মানুষগুলোকে আজীবনের জন্য অনুগত করে দিল। ওরা আবারও হেরে গেল এ মহান নেতার রাজনীতি আর মহানুভবতার কাছে। এলাকার মানুষেরাও ভাবতে শূরু করল - কাজী জহিরুল কাইয়ুম ১৯৬৯ সালে চিওড়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন, যা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত।
বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা কে ছিলেন?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "কাজী জহিরুল কাইয়ুম", "কাজী জহিরুল কাইয়ুম" ] }
bn_wiki_2753_04
কাজী জহিরুল কাইয়ুম
কাজী জহিরুল কাইয়ুম হলেন বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক, যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা। চৌদ্দগ্রাম চিওয়ার কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়ার কথা কে না জানে! বোধে বিশ্বাসে বঙ্গ বন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি নয় শুধু, তিনি তুখোয় রাজনীতিবিদও ছিলেন। দানশীল এ ব্যক্তির মনটা ছিল বিশাল সমুদ্রের মত। এদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়া ঘটনাবহুল বিষয়গুলো আজও প্রেরণা যোগায়। ভেবে বিমোহিত হই। চিওড়া বাজার, কলেজ, মাদ্রাসা সহ কুমিল্লা জেলায় এদের অবদানের ফিরিস্তি শেষ করার মত নয়। অনেক দিন আগের কথা। চিওড়া বাজারে গোস্ত বিক্রেতাদের সাথে কাজী বাড়ীর ছেলেদের সাথে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে গেল। কাজীদের স্বত্তাধিকারী বাজারে খেটে খাওয়া এসব দরীদ্র মানুষগুোলোর হাতে অভিজাত্ পরিবারের ছেলেগুলোকে বাজারে এ ভাবে মার খেতে দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে। এক কথায়, কসাই নামের এ লোকগুলোর হাতে জহিরুল কাইয়ুমের বাড়ীর লোকজন সিরিয়াস মার খাওয়া মানেই মান ইজ্জত সব জলে যাওয়া। হয়েছেও তাই। সবার মুখে একই গুঞ্জন। রাগে ক্ষোভে কাজী বাড়ীর লোকজন অগ্নীস্মম্মা। দেখে মনে হল কসাইদের সবাইকে মেরে জেলে পুরে দেবে। এটি ওদের জন্য এক ঘণ্টার ব্যপার। চিওড়ার কুরী পুকুর পাড়ে গড়ে তোলা বসতবাড়ীর এ লোকগুলো কাজী জহিরুল কাইয়ুমের জায়গা জমি চাষ করে দিনযাপন করে। এমনকি অনেকেই তার মালিকানাধিন কুমিল্লা হালিমা টেক্সটাইল মেইলে চাকুরী করত। ঘটনা অনেকটা বিস্ফোরম্মুখ। বড় ধরনের একটি ঘটনা ঘটে যাওয়ার শেষ প্রান্তে। শায়েস্তা করার জন্য কাজী জহিরুল কাইয়ুমকে খবর দেয়া হল। তিনি আসলেন। সবার সাথে মত বিনিময় করলেন। সবাই ভেবেছিল, এ দোর্দন্ড প্রতাপশালী শিল্পপতি কিছু একটা করেই ছাড়বে। কাইয়ুম সাহেব দুপক্ষের কিছূ মুরব্বীকে নিয়ে বসলেন। বন্ধ দুয়ারে আলোচনা। কিছুক্ষণ পর ঘটনা শেষ। তিনি কোন এ্যাকশান না নিয়ে সমাধানের পথটাই এঁকে দিলেন। কাজীর স্বজনদের আত্মীয়রা রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ল। অনেকটা বিদ্রোহের মত। সবার শ্রদ্ধেয় মুরব্বী ও দেশের বড় মাপের নেতা কাজী সাহেব এবার বাড়ীর লোকদের নিয়ে বসলেন। তিনি বলতে লাগলেন - দ্যাখ। এরা গরীব। আমাদের জায়গা জমি চাষ করে খায়। এদের রক্তের ধ্বমনিতে আমার অনুদানের অনুকনা প্রবাহিত হচ্ছে। এরা আমার ভিটে মাটিতে ঘর করে ঘূমায়। আমি ইচ্ছে করলে এখনিই ওদের শেষ করে দিতে পারি। কিন্তু সামান্য হিংসার বহিপ্রকাশই কি সব সমস্যার সমাধান? এদের শিক্ষা দেবার জন্য কিংবা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে কাজী বাড়ীর লোকেরা এ প্রতিশোধটি নিয়ে বসলে আমাদের অর্জিত অতীতের সব অর্জন ধূলোয় মিশে যাবে। ওরাও কাল থেকে তোমাদেরকে পথে প্রান্তরে খুন করবে। তাহলে এদের মাঝে আর আমাদের মাঝে পার্থক্যটা কোথায় থাকল?... কাজেই তোমরা কোনটা চাও। ..কাজী জহিরুল কাইয়ুমের এ মহানুভবতা, ক্ষমা কিংবা বিশাল মনের অভিব্যক্তি যেন খেটে খাওয়া এ দরীদ্র মানুষগুলোকে আজীবনের জন্য অনুগত করে দিল। ওরা আবারও হেরে গেল এ মহান নেতার রাজনীতি আর মহানুভবতার কাছে। এলাকার মানুষেরাও ভাবতে শূরু করল - কাজী জহিরুল কাইয়ুম ১৯৬৯ সালে চিওড়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন, যা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত।
বোধে বিশ্বাসে বঙ্গবন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন কে?
{ "answer_start": [ 289, 289 ], "text": [ "কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়া", "কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়া" ] }
bn_wiki_2753_05
কাজী জহিরুল কাইয়ুম
কাজী জহিরুল কাইয়ুম হলেন বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক, যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা। চৌদ্দগ্রাম চিওয়ার কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়ার কথা কে না জানে! বোধে বিশ্বাসে বঙ্গ বন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি নয় শুধু, তিনি তুখোয় রাজনীতিবিদও ছিলেন। দানশীল এ ব্যক্তির মনটা ছিল বিশাল সমুদ্রের মত। এদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়া ঘটনাবহুল বিষয়গুলো আজও প্রেরণা যোগায়। ভেবে বিমোহিত হই। চিওড়া বাজার, কলেজ, মাদ্রাসা সহ কুমিল্লা জেলায় এদের অবদানের ফিরিস্তি শেষ করার মত নয়। অনেক দিন আগের কথা। চিওড়া বাজারে গোস্ত বিক্রেতাদের সাথে কাজী বাড়ীর ছেলেদের সাথে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে গেল। কাজীদের স্বত্তাধিকারী বাজারে খেটে খাওয়া এসব দরীদ্র মানুষগুোলোর হাতে অভিজাত্ পরিবারের ছেলেগুলোকে বাজারে এ ভাবে মার খেতে দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে। এক কথায়, কসাই নামের এ লোকগুলোর হাতে জহিরুল কাইয়ুমের বাড়ীর লোকজন সিরিয়াস মার খাওয়া মানেই মান ইজ্জত সব জলে যাওয়া। হয়েছেও তাই। সবার মুখে একই গুঞ্জন। রাগে ক্ষোভে কাজী বাড়ীর লোকজন অগ্নীস্মম্মা। দেখে মনে হল কসাইদের সবাইকে মেরে জেলে পুরে দেবে। এটি ওদের জন্য এক ঘণ্টার ব্যপার। চিওড়ার কুরী পুকুর পাড়ে গড়ে তোলা বসতবাড়ীর এ লোকগুলো কাজী জহিরুল কাইয়ুমের জায়গা জমি চাষ করে দিনযাপন করে। এমনকি অনেকেই তার মালিকানাধিন কুমিল্লা হালিমা টেক্সটাইল মেইলে চাকুরী করত। ঘটনা অনেকটা বিস্ফোরম্মুখ। বড় ধরনের একটি ঘটনা ঘটে যাওয়ার শেষ প্রান্তে। শায়েস্তা করার জন্য কাজী জহিরুল কাইয়ুমকে খবর দেয়া হল। তিনি আসলেন। সবার সাথে মত বিনিময় করলেন। সবাই ভেবেছিল, এ দোর্দন্ড প্রতাপশালী শিল্পপতি কিছু একটা করেই ছাড়বে। কাইয়ুম সাহেব দুপক্ষের কিছূ মুরব্বীকে নিয়ে বসলেন। বন্ধ দুয়ারে আলোচনা। কিছুক্ষণ পর ঘটনা শেষ। তিনি কোন এ্যাকশান না নিয়ে সমাধানের পথটাই এঁকে দিলেন। কাজীর স্বজনদের আত্মীয়রা রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ল। অনেকটা বিদ্রোহের মত। সবার শ্রদ্ধেয় মুরব্বী ও দেশের বড় মাপের নেতা কাজী সাহেব এবার বাড়ীর লোকদের নিয়ে বসলেন। তিনি বলতে লাগলেন - দ্যাখ। এরা গরীব। আমাদের জায়গা জমি চাষ করে খায়। এদের রক্তের ধ্বমনিতে আমার অনুদানের অনুকনা প্রবাহিত হচ্ছে। এরা আমার ভিটে মাটিতে ঘর করে ঘূমায়। আমি ইচ্ছে করলে এখনিই ওদের শেষ করে দিতে পারি। কিন্তু সামান্য হিংসার বহিপ্রকাশই কি সব সমস্যার সমাধান? এদের শিক্ষা দেবার জন্য কিংবা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে কাজী বাড়ীর লোকেরা এ প্রতিশোধটি নিয়ে বসলে আমাদের অর্জিত অতীতের সব অর্জন ধূলোয় মিশে যাবে। ওরাও কাল থেকে তোমাদেরকে পথে প্রান্তরে খুন করবে। তাহলে এদের মাঝে আর আমাদের মাঝে পার্থক্যটা কোথায় থাকল?... কাজেই তোমরা কোনটা চাও। ..কাজী জহিরুল কাইয়ুমের এ মহানুভবতা, ক্ষমা কিংবা বিশাল মনের অভিব্যক্তি যেন খেটে খাওয়া এ দরীদ্র মানুষগুলোকে আজীবনের জন্য অনুগত করে দিল। ওরা আবারও হেরে গেল এ মহান নেতার রাজনীতি আর মহানুভবতার কাছে। এলাকার মানুষেরাও ভাবতে শূরু করল - কাজী জহিরুল কাইয়ুম ১৯৬৯ সালে চিওড়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন, যা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত।
চিওড়া কাজীবাড়ির অপর নাম কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2043_01
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত ৬২তম ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর ২৫তম মৌসুম ছিল। ওয়েলসের কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯৮ সালের ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হওয়ার পর, দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, জুভেন্টাসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে ১২তম শিরোপা জয়লাভ করেছিল। এই জয়ের মধ্য দিয়ে, রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লীগ যুগে এবং ১৯৯০ সালে মিলানের পর প্রথম দল হিসেবে টানা দুইবার শিরোপা জয়লাভ করেছিল বিজয়ী হিসেবে, রিয়াল মাদ্রিদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৭ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে উয়েফার প্রতিনিধি হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং ২০১৭ উয়েফা সুপার কাপে, ২০১৬–১৭ উয়েফা ইউরোপা লীগের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত কততম ফুটবল টুর্নামেন্ট?
{ "answer_start": [ 90, 90 ], "text": [ "৬২", "৬২তম" ] }
bn_wiki_2043_02
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত ৬২তম ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর ২৫তম মৌসুম ছিল। ওয়েলসের কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯৮ সালের ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হওয়ার পর, দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, জুভেন্টাসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে ১২তম শিরোপা জয়লাভ করেছিল। এই জয়ের মধ্য দিয়ে, রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লীগ যুগে এবং ১৯৯০ সালে মিলানের পর প্রথম দল হিসেবে টানা দুইবার শিরোপা জয়লাভ করেছিল বিজয়ী হিসেবে, রিয়াল মাদ্রিদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৭ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে উয়েফার প্রতিনিধি হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং ২০১৭ উয়েফা সুপার কাপে, ২০১৬–১৭ উয়েফা ইউরোপা লীগের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর কততম মৌসুম ছিল?
{ "answer_start": [ 194, 194 ], "text": [ "২৫", "২৫তম" ] }
bn_wiki_2043_04
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত ৬২তম ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর ২৫তম মৌসুম ছিল। ওয়েলসের কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯৮ সালের ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হওয়ার পর, দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, জুভেন্টাসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে ১২তম শিরোপা জয়লাভ করেছিল। এই জয়ের মধ্য দিয়ে, রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লীগ যুগে এবং ১৯৯০ সালে মিলানের পর প্রথম দল হিসেবে টানা দুইবার শিরোপা জয়লাভ করেছিল বিজয়ী হিসেবে, রিয়াল মাদ্রিদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৭ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে উয়েফার প্রতিনিধি হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং ২০১৭ উয়েফা সুপার কাপে, ২০১৬–১৭ উয়েফা ইউরোপা লীগের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।
ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদ প্রথম কতসালে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের ফাইনালে একে অপরের মুখোমুখি হয়?
{ "answer_start": [ 322, 322 ], "text": [ "১৯৯৮", "১৯৯৮" ] }
bn_wiki_2043_05
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ
২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত ৬২তম ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর ২৫তম মৌসুম ছিল। ওয়েলসের কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯৮ সালের ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হওয়ার পর, দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, জুভেন্টাসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে ১২তম শিরোপা জয়লাভ করেছিল। এই জয়ের মধ্য দিয়ে, রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লীগ যুগে এবং ১৯৯০ সালে মিলানের পর প্রথম দল হিসেবে টানা দুইবার শিরোপা জয়লাভ করেছিল বিজয়ী হিসেবে, রিয়াল মাদ্রিদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৭ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে উয়েফার প্রতিনিধি হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং ২০১৭ উয়েফা সুপার কাপে, ২০১৬–১৭ উয়েফা ইউরোপা লীগের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।
রিয়াল মাদ্রিদ দলের প্রধান শক্তি কী ছিল?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2129_01
সাঁতার (ক্রীড়া)
সাঁতার এক ধরনের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতাবিশেষ, যাতে প্রতিযোগীরা নির্দিষ্ট দূরত্বে দ্রুত অতিক্রমণের জন্য সচেষ্ট থাকেন। যিনি সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি সর্বসমক্ষে সাঁতারু নামে অভিহিত হন। বিভিন্ন দূরত্বে ও পর্যায়ের সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তন্মধ্যে ১৮৯৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সাঁতারের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে। বর্তমানে অলিম্পিক ক্রীড়ায় ১০০ মিটার থেকে শুরু করে ১৫০০ মিটার দূরত্বের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রীড়া হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য সাঁতারবিষয়ক প্রতিযোগিতার মধ্যে রয়েছে - ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার এবং ওয়াটার পোলো।
যিনি সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি সর্বসমক্ষে কী নামে অভিহিত হন ?
{ "answer_start": [ 171, 171 ], "text": [ "সাঁতারু", "সাঁতারু" ] }
bn_wiki_2129_02
সাঁতার (ক্রীড়া)
সাঁতার এক ধরনের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতাবিশেষ, যাতে প্রতিযোগীরা নির্দিষ্ট দূরত্বে দ্রুত অতিক্রমণের জন্য সচেষ্ট থাকেন। যিনি সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি সর্বসমক্ষে সাঁতারু নামে অভিহিত হন। বিভিন্ন দূরত্বে ও পর্যায়ের সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তন্মধ্যে ১৮৯৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সাঁতারের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে। বর্তমানে অলিম্পিক ক্রীড়ায় ১০০ মিটার থেকে শুরু করে ১৫০০ মিটার দূরত্বের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রীড়া হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য সাঁতারবিষয়ক প্রতিযোগিতার মধ্যে রয়েছে - ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার এবং ওয়াটার পোলো।
কত সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সাঁতারের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে ?
{ "answer_start": [ 271, 271 ], "text": [ "১৮৯৬", "১৮৯৬" ] }
bn_wiki_2129_04
সাঁতার (ক্রীড়া)
সাঁতার এক ধরনের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতাবিশেষ, যাতে প্রতিযোগীরা নির্দিষ্ট দূরত্বে দ্রুত অতিক্রমণের জন্য সচেষ্ট থাকেন। যিনি সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি সর্বসমক্ষে সাঁতারু নামে অভিহিত হন। বিভিন্ন দূরত্বে ও পর্যায়ের সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তন্মধ্যে ১৮৯৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সাঁতারের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে। বর্তমানে অলিম্পিক ক্রীড়ায় ১০০ মিটার থেকে শুরু করে ১৫০০ মিটার দূরত্বের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রীড়া হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য সাঁতারবিষয়ক প্রতিযোগিতার মধ্যে রয়েছে - ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার এবং ওয়াটার পোলো।
সাঁতার কোন সংস্থা কর্তৃক আন্তর্জাতিকভাবে পরিচালিত হয় ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1937_02
পৃথিবী
পৃথিবীর প্রায় এক চতুর্থাংশ ব্যাসার্ধ-বিশিষ্ট চাঁদ একটি অপেক্ষাকৃত বড় শিলাময় প্রাকৃতিক উপগ্রহ। গ্রহের আকার বিবেচনায় এটিই সৌরজগতের বৃহত্তম চাঁদ; যদিও ক্যারন তার বামন গ্রহ প্লুটো থেকে আপেক্ষিকভাবে বৃহত। পৃথিবীর ন্যায় অন্যান্য গ্রহের প্রাকৃতিক উপগ্রহগুলোকেও "চাঁদ" হিসেবেও অভিহিত করা হয়। চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ এবং সৌর জগতের পঞ্চম বৃহৎ উপগ্রহ। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব হচ্ছে ৩৮৪,৪০৩ কিলোমিটার (২৩৮,৮৫৭ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ৩০ গুণ। চাঁদের ব্যাস ৩,৪৭৪ কিলোমিটার (২,১৫৯ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের এক-চতুর্থাংশের চেয়ে সামান্য বেশি। এর অর্থ দাড়াচ্ছে, চাঁদের আয়তন পৃথিবীর আয়তনের ৫০ ভাগের ১ ভাগ। এর পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বল পৃথিবী পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বলের এক-ষষ্ঠাংশ। পৃথিবী পৃষ্ঠে কারও ওজন যদি ১২০ পাউন্ড হয় তা হলে চাঁদের পৃষ্ঠে তার ওজন হবে মাত্র ২০ পাউন্ড। এটি প্রতি ২৭.৩ দিনে পৃথিবীর চারদিকে একটি পূর্ণ আবর্তন সম্পন্ন করে। প্রতি ২৯.৫ দিন পরপর চন্দ্রকলা ফিরে আসে অর্থাৎ একই কার্যক্রিয় আবার ঘটে। পৃথিবী-চাঁদ-সূর্য তন্ত্রের জ্যামিতিতে পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তনের কারণেই চন্দ্রকলার এই পর্যানুক্রমিক আবর্তন ঘটে থাকে।
পৃথিবীর ন্যায় অন্যান্য গ্রহের প্রাকৃতিক উপগ্রহগুলোকে কী হিসেবে অভিহিত করা হয় ?
{ "answer_start": [ 46, 46 ], "text": [ "চাঁদ", "চাঁদ" ] }
bn_wiki_1937_04
পৃথিবী
পৃথিবীর প্রায় এক চতুর্থাংশ ব্যাসার্ধ-বিশিষ্ট চাঁদ একটি অপেক্ষাকৃত বড় শিলাময় প্রাকৃতিক উপগ্রহ। গ্রহের আকার বিবেচনায় এটিই সৌরজগতের বৃহত্তম চাঁদ; যদিও ক্যারন তার বামন গ্রহ প্লুটো থেকে আপেক্ষিকভাবে বৃহত। পৃথিবীর ন্যায় অন্যান্য গ্রহের প্রাকৃতিক উপগ্রহগুলোকেও "চাঁদ" হিসেবেও অভিহিত করা হয়। চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ এবং সৌর জগতের পঞ্চম বৃহৎ উপগ্রহ। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব হচ্ছে ৩৮৪,৪০৩ কিলোমিটার (২৩৮,৮৫৭ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ৩০ গুণ। চাঁদের ব্যাস ৩,৪৭৪ কিলোমিটার (২,১৫৯ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের এক-চতুর্থাংশের চেয়ে সামান্য বেশি। এর অর্থ দাড়াচ্ছে, চাঁদের আয়তন পৃথিবীর আয়তনের ৫০ ভাগের ১ ভাগ। এর পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বল পৃথিবী পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বলের এক-ষষ্ঠাংশ। পৃথিবী পৃষ্ঠে কারও ওজন যদি ১২০ পাউন্ড হয় তা হলে চাঁদের পৃষ্ঠে তার ওজন হবে মাত্র ২০ পাউন্ড। এটি প্রতি ২৭.৩ দিনে পৃথিবীর চারদিকে একটি পূর্ণ আবর্তন সম্পন্ন করে। প্রতি ২৯.৫ দিন পরপর চন্দ্রকলা ফিরে আসে অর্থাৎ একই কার্যক্রিয় আবার ঘটে। পৃথিবী-চাঁদ-সূর্য তন্ত্রের জ্যামিতিতে পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তনের কারণেই চন্দ্রকলার এই পর্যানুক্রমিক আবর্তন ঘটে থাকে।
পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব কত কিলোমিটার ?
{ "answer_start": [ 419, 419 ], "text": [ "৩৮৪,৪০৩", "৩৮৪,৪০৩" ] }
bn_wiki_2489_01
মেয়ে
একটি মেয়ে হচ্ছে একজন যুবক মহিলা মানুষ, সাধারণত একটি বাচ্চা বা কিশোর। যখন একটি মেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক হয়, তখন তাকে সঠিকভাবে একজন নারী হিসেবে বর্ণনা করা হয়। যাইহোক, মেয়ে শব্দটি যুবতী মহিলা সহ অন্যান্য অর্থের জন্যও ব্যবহৃত হয় এবং কখনও কখনও কন্যা বা বান্ধবীর প্রতিশব্দ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মেয়েটি প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা বন্ধুদের মনোনীত করার জন্য একজন প্রাপ্তবয়স্ক, সাধারণত একজন মহিলার দ্বারা ব্যবহৃত স্নেহের শব্দও হতে পারে। যে কোনো সমাজে মেয়েদের প্রতি আচরণ ও মর্যাদা সাধারণত সেই সংস্কৃতিতে নারীর অবস্থার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। যেসব সংস্কৃতিতে নারীদের সামাজিক অবস্থান কম, সেখানে মেয়েরা তাদের বাবা-মায়ের কাছে অবাঞ্ছিত হতে পারে এবং রাষ্ট্র মেয়েদের জন্য পরিষেবায় কম বিনিয়োগ করতে পারে। মেয়েদের লালন-পালনের পরিসর ছেলেদের তুলনায় তুলনামূলকভাবে একই হওয়া থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ লিঙ্গ পৃথকীকরণ এবং সম্পূর্ণ ভিন্ন লিঙ্গ ভূমিকা। প্রাচীন মিশরে নারীশিক্ষার প্রমাণ পাওয়া যায়। রাজকন্যা নেফেরুরা'র আভিজাত্য ও সম্মান ছিল শুধু সম্রাট ফারাওর কন্যা হিসেবে নয়, বরং তাঁকে দেওয়া শিক্ষার জন্যেও।প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার ক্ষেত্রে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে পিছিয়ে আছে, কারণ ছেলেদের স্কুল প্রভৃতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়তে ও লিখতে পাঠানো হয়, অথবা ছেলেরা এমন সুযোগ পায়, যা মেয়েরা পায় না। তাদের মায়ের সাথে বাড়িতে থেকে গৃহস্থালি কাজ শিখতে হয়। তবু কিছু নারী শিক্ষিত হয়। ১৮শ শতকের প্রথম দশকে ইউরোপে শিক্ষার মূল্য অনুধাবন করে জনসাধারণের জন্যে স্কুল খোলা হয় এবং লোকজনকে শিক্ষাগ্রহণে উৎসাহিত করা হয়। ফরাসি বিপ্লবের সময় থেকেই ফ্রান্সে নারীশিক্ষার প্রসার ঘটে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বাধ্যতামূলক শিক্ষা আইন ইউরোপীয় জনগণকে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহিত করে। বিশ্বের ইতিহাস জুড়ে মেয়েদের মর্যাদা যে কোনও সংস্কৃতিতে মহিলাদের মর্যাদার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। যেখানে নারীরা পুরুষের সাথে সমান মর্যাদা ভোগ করে, সেখানে মেয়েরা তাদের চাহিদার প্রতি অধিক মনোযোগ দিয়ে উপকৃত হয়। বহু প্রাচীন সমাজে মেয়েদের লালন-পালন করা হতো শুধু বড় হয়ে স্ত্রীতে পরিণত হওয়ার জন্যে। এখনো অনেক সমাজে, বিশেষত পুরুষতান্ত্রিক সমাজগুলোতে একজন মেয়ের তুলনায় একজন ছেলেকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে লালন-পালন করা হয় এবং মেয়েদেরকে নানারকম পারিবারিক বিধি-নিষেধের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠতে হয়। আবার অনেক সমাজে ছেলে-মেয়ের মধ্যে কোনো ধরনের বৈষম্য করা হয় না, সকল ক্ষেত্রে ছেলেদের ন্যায় সমান সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকে। এই সমাজগুলোতে মেয়েরা স্বাধীন ও স্বনির্ভর হয়ে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়। মেয়েদেরকে অবজ্ঞার চোখে দেখে আমাদের এই সমাজ।
যখন একটি মেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক হয়, তখন তাকে সঠিকভাবে কী হিসেবে বর্ণনা করা হয়?
{ "answer_start": [ 122, 122 ], "text": [ "একজন নারী", "একজন নারী হিসেবে" ] }
bn_wiki_2489_03
মেয়ে
একটি মেয়ে হচ্ছে একজন যুবক মহিলা মানুষ, সাধারণত একটি বাচ্চা বা কিশোর। যখন একটি মেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক হয়, তখন তাকে সঠিকভাবে একজন নারী হিসেবে বর্ণনা করা হয়। যাইহোক, মেয়ে শব্দটি যুবতী মহিলা সহ অন্যান্য অর্থের জন্যও ব্যবহৃত হয় এবং কখনও কখনও কন্যা বা বান্ধবীর প্রতিশব্দ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মেয়েটি প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা বন্ধুদের মনোনীত করার জন্য একজন প্রাপ্তবয়স্ক, সাধারণত একজন মহিলার দ্বারা ব্যবহৃত স্নেহের শব্দও হতে পারে। যে কোনো সমাজে মেয়েদের প্রতি আচরণ ও মর্যাদা সাধারণত সেই সংস্কৃতিতে নারীর অবস্থার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। যেসব সংস্কৃতিতে নারীদের সামাজিক অবস্থান কম, সেখানে মেয়েরা তাদের বাবা-মায়ের কাছে অবাঞ্ছিত হতে পারে এবং রাষ্ট্র মেয়েদের জন্য পরিষেবায় কম বিনিয়োগ করতে পারে। মেয়েদের লালন-পালনের পরিসর ছেলেদের তুলনায় তুলনামূলকভাবে একই হওয়া থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ লিঙ্গ পৃথকীকরণ এবং সম্পূর্ণ ভিন্ন লিঙ্গ ভূমিকা। প্রাচীন মিশরে নারীশিক্ষার প্রমাণ পাওয়া যায়। রাজকন্যা নেফেরুরা'র আভিজাত্য ও সম্মান ছিল শুধু সম্রাট ফারাওর কন্যা হিসেবে নয়, বরং তাঁকে দেওয়া শিক্ষার জন্যেও।প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার ক্ষেত্রে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে পিছিয়ে আছে, কারণ ছেলেদের স্কুল প্রভৃতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়তে ও লিখতে পাঠানো হয়, অথবা ছেলেরা এমন সুযোগ পায়, যা মেয়েরা পায় না। তাদের মায়ের সাথে বাড়িতে থেকে গৃহস্থালি কাজ শিখতে হয়। তবু কিছু নারী শিক্ষিত হয়। ১৮শ শতকের প্রথম দশকে ইউরোপে শিক্ষার মূল্য অনুধাবন করে জনসাধারণের জন্যে স্কুল খোলা হয় এবং লোকজনকে শিক্ষাগ্রহণে উৎসাহিত করা হয়। ফরাসি বিপ্লবের সময় থেকেই ফ্রান্সে নারীশিক্ষার প্রসার ঘটে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বাধ্যতামূলক শিক্ষা আইন ইউরোপীয় জনগণকে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহিত করে। বিশ্বের ইতিহাস জুড়ে মেয়েদের মর্যাদা যে কোনও সংস্কৃতিতে মহিলাদের মর্যাদার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। যেখানে নারীরা পুরুষের সাথে সমান মর্যাদা ভোগ করে, সেখানে মেয়েরা তাদের চাহিদার প্রতি অধিক মনোযোগ দিয়ে উপকৃত হয়। বহু প্রাচীন সমাজে মেয়েদের লালন-পালন করা হতো শুধু বড় হয়ে স্ত্রীতে পরিণত হওয়ার জন্যে। এখনো অনেক সমাজে, বিশেষত পুরুষতান্ত্রিক সমাজগুলোতে একজন মেয়ের তুলনায় একজন ছেলেকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে লালন-পালন করা হয় এবং মেয়েদেরকে নানারকম পারিবারিক বিধি-নিষেধের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠতে হয়। আবার অনেক সমাজে ছেলে-মেয়ের মধ্যে কোনো ধরনের বৈষম্য করা হয় না, সকল ক্ষেত্রে ছেলেদের ন্যায় সমান সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকে। এই সমাজগুলোতে মেয়েরা স্বাধীন ও স্বনির্ভর হয়ে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়। মেয়েদেরকে অবজ্ঞার চোখে দেখে আমাদের এই সমাজ।
সম্রাট ফারাওর কন্যা কে ছিলেন?
{ "answer_start": [ 871, 871 ], "text": [ "রাজকন্যা নেফেরুরা", "রাজকন্যা নেফেরুরা" ] }
bn_wiki_2489_04
মেয়ে
একটি মেয়ে হচ্ছে একজন যুবক মহিলা মানুষ, সাধারণত একটি বাচ্চা বা কিশোর। যখন একটি মেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক হয়, তখন তাকে সঠিকভাবে একজন নারী হিসেবে বর্ণনা করা হয়। যাইহোক, মেয়ে শব্দটি যুবতী মহিলা সহ অন্যান্য অর্থের জন্যও ব্যবহৃত হয় এবং কখনও কখনও কন্যা বা বান্ধবীর প্রতিশব্দ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মেয়েটি প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা বন্ধুদের মনোনীত করার জন্য একজন প্রাপ্তবয়স্ক, সাধারণত একজন মহিলার দ্বারা ব্যবহৃত স্নেহের শব্দও হতে পারে। যে কোনো সমাজে মেয়েদের প্রতি আচরণ ও মর্যাদা সাধারণত সেই সংস্কৃতিতে নারীর অবস্থার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। যেসব সংস্কৃতিতে নারীদের সামাজিক অবস্থান কম, সেখানে মেয়েরা তাদের বাবা-মায়ের কাছে অবাঞ্ছিত হতে পারে এবং রাষ্ট্র মেয়েদের জন্য পরিষেবায় কম বিনিয়োগ করতে পারে। মেয়েদের লালন-পালনের পরিসর ছেলেদের তুলনায় তুলনামূলকভাবে একই হওয়া থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ লিঙ্গ পৃথকীকরণ এবং সম্পূর্ণ ভিন্ন লিঙ্গ ভূমিকা। প্রাচীন মিশরে নারীশিক্ষার প্রমাণ পাওয়া যায়। রাজকন্যা নেফেরুরা'র আভিজাত্য ও সম্মান ছিল শুধু সম্রাট ফারাওর কন্যা হিসেবে নয়, বরং তাঁকে দেওয়া শিক্ষার জন্যেও।প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার ক্ষেত্রে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে পিছিয়ে আছে, কারণ ছেলেদের স্কুল প্রভৃতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়তে ও লিখতে পাঠানো হয়, অথবা ছেলেরা এমন সুযোগ পায়, যা মেয়েরা পায় না। তাদের মায়ের সাথে বাড়িতে থেকে গৃহস্থালি কাজ শিখতে হয়। তবু কিছু নারী শিক্ষিত হয়। ১৮শ শতকের প্রথম দশকে ইউরোপে শিক্ষার মূল্য অনুধাবন করে জনসাধারণের জন্যে স্কুল খোলা হয় এবং লোকজনকে শিক্ষাগ্রহণে উৎসাহিত করা হয়। ফরাসি বিপ্লবের সময় থেকেই ফ্রান্সে নারীশিক্ষার প্রসার ঘটে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বাধ্যতামূলক শিক্ষা আইন ইউরোপীয় জনগণকে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহিত করে। বিশ্বের ইতিহাস জুড়ে মেয়েদের মর্যাদা যে কোনও সংস্কৃতিতে মহিলাদের মর্যাদার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। যেখানে নারীরা পুরুষের সাথে সমান মর্যাদা ভোগ করে, সেখানে মেয়েরা তাদের চাহিদার প্রতি অধিক মনোযোগ দিয়ে উপকৃত হয়। বহু প্রাচীন সমাজে মেয়েদের লালন-পালন করা হতো শুধু বড় হয়ে স্ত্রীতে পরিণত হওয়ার জন্যে। এখনো অনেক সমাজে, বিশেষত পুরুষতান্ত্রিক সমাজগুলোতে একজন মেয়ের তুলনায় একজন ছেলেকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে লালন-পালন করা হয় এবং মেয়েদেরকে নানারকম পারিবারিক বিধি-নিষেধের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠতে হয়। আবার অনেক সমাজে ছেলে-মেয়ের মধ্যে কোনো ধরনের বৈষম্য করা হয় না, সকল ক্ষেত্রে ছেলেদের ন্যায় সমান সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকে। এই সমাজগুলোতে মেয়েরা স্বাধীন ও স্বনির্ভর হয়ে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়। মেয়েদেরকে অবজ্ঞার চোখে দেখে আমাদের এই সমাজ।
রাজকন্যা নেফেরুরা'র আভিজাত্য ও সম্মান ছিল কোন কারনে?
{ "answer_start": [ 913, 913 ], "text": [ "শুধু সম্রাট ফারাওর কন্যা হিসেবে নয়, বরং তাঁকে দেওয়া শিক্ষার জন্যেও", "শুধু সম্রাট ফারাওর কন্যা হিসেবে নয়, বরং তাঁকে দেওয়া শিক্ষার জন্যেও" ] }
bn_wiki_2489_05
মেয়ে
একটি মেয়ে হচ্ছে একজন যুবক মহিলা মানুষ, সাধারণত একটি বাচ্চা বা কিশোর। যখন একটি মেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক হয়, তখন তাকে সঠিকভাবে একজন নারী হিসেবে বর্ণনা করা হয়। যাইহোক, মেয়ে শব্দটি যুবতী মহিলা সহ অন্যান্য অর্থের জন্যও ব্যবহৃত হয় এবং কখনও কখনও কন্যা বা বান্ধবীর প্রতিশব্দ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মেয়েটি প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা বন্ধুদের মনোনীত করার জন্য একজন প্রাপ্তবয়স্ক, সাধারণত একজন মহিলার দ্বারা ব্যবহৃত স্নেহের শব্দও হতে পারে। যে কোনো সমাজে মেয়েদের প্রতি আচরণ ও মর্যাদা সাধারণত সেই সংস্কৃতিতে নারীর অবস্থার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। যেসব সংস্কৃতিতে নারীদের সামাজিক অবস্থান কম, সেখানে মেয়েরা তাদের বাবা-মায়ের কাছে অবাঞ্ছিত হতে পারে এবং রাষ্ট্র মেয়েদের জন্য পরিষেবায় কম বিনিয়োগ করতে পারে। মেয়েদের লালন-পালনের পরিসর ছেলেদের তুলনায় তুলনামূলকভাবে একই হওয়া থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ লিঙ্গ পৃথকীকরণ এবং সম্পূর্ণ ভিন্ন লিঙ্গ ভূমিকা। প্রাচীন মিশরে নারীশিক্ষার প্রমাণ পাওয়া যায়। রাজকন্যা নেফেরুরা'র আভিজাত্য ও সম্মান ছিল শুধু সম্রাট ফারাওর কন্যা হিসেবে নয়, বরং তাঁকে দেওয়া শিক্ষার জন্যেও।প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার ক্ষেত্রে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে পিছিয়ে আছে, কারণ ছেলেদের স্কুল প্রভৃতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়তে ও লিখতে পাঠানো হয়, অথবা ছেলেরা এমন সুযোগ পায়, যা মেয়েরা পায় না। তাদের মায়ের সাথে বাড়িতে থেকে গৃহস্থালি কাজ শিখতে হয়। তবু কিছু নারী শিক্ষিত হয়। ১৮শ শতকের প্রথম দশকে ইউরোপে শিক্ষার মূল্য অনুধাবন করে জনসাধারণের জন্যে স্কুল খোলা হয় এবং লোকজনকে শিক্ষাগ্রহণে উৎসাহিত করা হয়। ফরাসি বিপ্লবের সময় থেকেই ফ্রান্সে নারীশিক্ষার প্রসার ঘটে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বাধ্যতামূলক শিক্ষা আইন ইউরোপীয় জনগণকে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহিত করে। বিশ্বের ইতিহাস জুড়ে মেয়েদের মর্যাদা যে কোনও সংস্কৃতিতে মহিলাদের মর্যাদার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। যেখানে নারীরা পুরুষের সাথে সমান মর্যাদা ভোগ করে, সেখানে মেয়েরা তাদের চাহিদার প্রতি অধিক মনোযোগ দিয়ে উপকৃত হয়। বহু প্রাচীন সমাজে মেয়েদের লালন-পালন করা হতো শুধু বড় হয়ে স্ত্রীতে পরিণত হওয়ার জন্যে। এখনো অনেক সমাজে, বিশেষত পুরুষতান্ত্রিক সমাজগুলোতে একজন মেয়ের তুলনায় একজন ছেলেকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে লালন-পালন করা হয় এবং মেয়েদেরকে নানারকম পারিবারিক বিধি-নিষেধের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠতে হয়। আবার অনেক সমাজে ছেলে-মেয়ের মধ্যে কোনো ধরনের বৈষম্য করা হয় না, সকল ক্ষেত্রে ছেলেদের ন্যায় সমান সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকে। এই সমাজগুলোতে মেয়েরা স্বাধীন ও স্বনির্ভর হয়ে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়। মেয়েদেরকে অবজ্ঞার চোখে দেখে আমাদের এই সমাজ।
মেয়েদের সাক্ষরতার সাধারণ অবহেলার একটি উল্লেখযোগ্য ব্যতিক্রম ছিলেন কে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2456_02
বুশম্যান
স্যান, বুশম্যান, শো, বাসারা, কাং, খোয়ে আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণাংশে অবস্থিত দেশ - দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে, লেসোথো, মোজাম্বিক, সোয়াজিল্যান্ড, বতসোয়ানা, নামিবিয়া এবং অ্যাঙ্গোলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বসবাসরত আদিবাসী জনগোষ্ঠী। বুশম্যান নামেই তাদের পরিচিতি থাকলেও অনেক সময় তাদেরকে স্যান জনগোষ্ঠী নামে ডাকা হয়ে থাকে। সনাতনী ধারায় তারা শিকার করে জীবনধারণ করে। তারা খোইসান ভাষাভাষী ও খোইখোই জাতির সাথে সম্পৃক্ত। আফ্রিকার দক্ষিণাংশে শিকারপ্রিয় জনগোষ্ঠী হিসেবে স্যান, বুশম্যান, শো, বাসারা, খোয়েদের পরিচিতি রয়েছে। এ শব্দগুলোর উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ নিয়ে ইতিহাসে বিতর্ক রয়েছে। বহিরাগত হিসেবেই তাদেরকে নির্দেশ করা হয়েছে। এরা প্রত্যেকেই জাতিগতভাবে নামাঙ্কিত হয়ে পরিচয় পেয়ে আসছে। জু ভাষী লোকজন জু কিংবা হোয়ানসি এবং কাং জনগোষ্ঠী কাং নামে পরিচিত। সম্মিলিতভাবে তাদেরকে বুশম্যান নামে আখ্যায়িত করা হয়। শুষ্ক চারণভূমিতে তাদের বেঁচে থাকার সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হলো পরবর্তী প্রজন্মের কাছে গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান বিলিয়ে দিয়ে যাওয়া। এটি করা হয় পরিকল্পিত নাঁচ, ধর্মীয় আচার-আচরণ আর গল্পের মাধ্যমে। আর তাই, জীবন রক্ষাকারী জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে বাহিত হয়। শিশুরা বড়দের দেখে শেখে। শেখা শুরু হয় অনেক ছোটবেলা থেকে। বিষাক্ত কীট-পতঙ্গ, মারাত্মক প্রাণীসহ ভয়ঙ্কর কাঁকড়া বিছে ইত্যাদি থেকে নিজেকে সামলানোর বিদ্যা বয়স্কদের কাছ থেকে শেখে যা তাদের প্রতিদিনের লড়াইয়ে মুখোমুখি হতে হয় প্রতিনিয়ত। বুশম্যানদের সমাজব্যবস্থায় শিশুদের কোন দায়বদ্ধতা নেই। অন্যান্য সকল বয়সীদের ন্যায় তারাও খেলাধূলা এবং অবসরকালীন বিনোদনে অভ্যস্ত। আলাপ-আলোচনা, স্ফূর্তি-মজা করা, গান করাসহ উদ্যাম নৃত্যে মেতে উঠে তারা। স্যান সমাজে মহিলারা উচ্চ মর্যাদার অধিকারী ও সকলের সম্মানীয়া। তারা নিজস্ব পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন। পানির সন্ধানে পরামর্শ, খাদ্য সংগ্রহসহ কখনোবা শিকারেও অংশ নিয়ে থাকেন।
বুশম্যান জনগোষ্ঠীকে অনেক সময় কী নামেও ডাকা হয়ে থাকে?
{ "answer_start": [ 286, 286 ], "text": [ "স্যান জনগোষ্ঠী", "স্যান জনগোষ্ঠী" ] }
bn_wiki_2456_03
বুশম্যান
স্যান, বুশম্যান, শো, বাসারা, কাং, খোয়ে আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণাংশে অবস্থিত দেশ - দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে, লেসোথো, মোজাম্বিক, সোয়াজিল্যান্ড, বতসোয়ানা, নামিবিয়া এবং অ্যাঙ্গোলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বসবাসরত আদিবাসী জনগোষ্ঠী। বুশম্যান নামেই তাদের পরিচিতি থাকলেও অনেক সময় তাদেরকে স্যান জনগোষ্ঠী নামে ডাকা হয়ে থাকে। সনাতনী ধারায় তারা শিকার করে জীবনধারণ করে। তারা খোইসান ভাষাভাষী ও খোইখোই জাতির সাথে সম্পৃক্ত। আফ্রিকার দক্ষিণাংশে শিকারপ্রিয় জনগোষ্ঠী হিসেবে স্যান, বুশম্যান, শো, বাসারা, খোয়েদের পরিচিতি রয়েছে। এ শব্দগুলোর উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ নিয়ে ইতিহাসে বিতর্ক রয়েছে। বহিরাগত হিসেবেই তাদেরকে নির্দেশ করা হয়েছে। এরা প্রত্যেকেই জাতিগতভাবে নামাঙ্কিত হয়ে পরিচয় পেয়ে আসছে। জু ভাষী লোকজন জু কিংবা হোয়ানসি এবং কাং জনগোষ্ঠী কাং নামে পরিচিত। সম্মিলিতভাবে তাদেরকে বুশম্যান নামে আখ্যায়িত করা হয়। শুষ্ক চারণভূমিতে তাদের বেঁচে থাকার সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হলো পরবর্তী প্রজন্মের কাছে গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান বিলিয়ে দিয়ে যাওয়া। এটি করা হয় পরিকল্পিত নাঁচ, ধর্মীয় আচার-আচরণ আর গল্পের মাধ্যমে। আর তাই, জীবন রক্ষাকারী জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে বাহিত হয়। শিশুরা বড়দের দেখে শেখে। শেখা শুরু হয় অনেক ছোটবেলা থেকে। বিষাক্ত কীট-পতঙ্গ, মারাত্মক প্রাণীসহ ভয়ঙ্কর কাঁকড়া বিছে ইত্যাদি থেকে নিজেকে সামলানোর বিদ্যা বয়স্কদের কাছ থেকে শেখে যা তাদের প্রতিদিনের লড়াইয়ে মুখোমুখি হতে হয় প্রতিনিয়ত। বুশম্যানদের সমাজব্যবস্থায় শিশুদের কোন দায়বদ্ধতা নেই। অন্যান্য সকল বয়সীদের ন্যায় তারাও খেলাধূলা এবং অবসরকালীন বিনোদনে অভ্যস্ত। আলাপ-আলোচনা, স্ফূর্তি-মজা করা, গান করাসহ উদ্যাম নৃত্যে মেতে উঠে তারা। স্যান সমাজে মহিলারা উচ্চ মর্যাদার অধিকারী ও সকলের সম্মানীয়া। তারা নিজস্ব পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন। পানির সন্ধানে পরামর্শ, খাদ্য সংগ্রহসহ কখনোবা শিকারেও অংশ নিয়ে থাকেন।
বুশম্যান জনগোষ্ঠী কীভাবে জীবনধারণ করেন?
{ "answer_start": [ 322, 322 ], "text": [ "সনাতনী ধারায় তারা শিকার করে", "সনাতনী ধারায় তারা শিকার করে" ] }
bn_wiki_2456_04
বুশম্যান
স্যান, বুশম্যান, শো, বাসারা, কাং, খোয়ে আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণাংশে অবস্থিত দেশ - দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে, লেসোথো, মোজাম্বিক, সোয়াজিল্যান্ড, বতসোয়ানা, নামিবিয়া এবং অ্যাঙ্গোলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বসবাসরত আদিবাসী জনগোষ্ঠী। বুশম্যান নামেই তাদের পরিচিতি থাকলেও অনেক সময় তাদেরকে স্যান জনগোষ্ঠী নামে ডাকা হয়ে থাকে। সনাতনী ধারায় তারা শিকার করে জীবনধারণ করে। তারা খোইসান ভাষাভাষী ও খোইখোই জাতির সাথে সম্পৃক্ত। আফ্রিকার দক্ষিণাংশে শিকারপ্রিয় জনগোষ্ঠী হিসেবে স্যান, বুশম্যান, শো, বাসারা, খোয়েদের পরিচিতি রয়েছে। এ শব্দগুলোর উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ নিয়ে ইতিহাসে বিতর্ক রয়েছে। বহিরাগত হিসেবেই তাদেরকে নির্দেশ করা হয়েছে। এরা প্রত্যেকেই জাতিগতভাবে নামাঙ্কিত হয়ে পরিচয় পেয়ে আসছে। জু ভাষী লোকজন জু কিংবা হোয়ানসি এবং কাং জনগোষ্ঠী কাং নামে পরিচিত। সম্মিলিতভাবে তাদেরকে বুশম্যান নামে আখ্যায়িত করা হয়। শুষ্ক চারণভূমিতে তাদের বেঁচে থাকার সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হলো পরবর্তী প্রজন্মের কাছে গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান বিলিয়ে দিয়ে যাওয়া। এটি করা হয় পরিকল্পিত নাঁচ, ধর্মীয় আচার-আচরণ আর গল্পের মাধ্যমে। আর তাই, জীবন রক্ষাকারী জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে বাহিত হয়। শিশুরা বড়দের দেখে শেখে। শেখা শুরু হয় অনেক ছোটবেলা থেকে। বিষাক্ত কীট-পতঙ্গ, মারাত্মক প্রাণীসহ ভয়ঙ্কর কাঁকড়া বিছে ইত্যাদি থেকে নিজেকে সামলানোর বিদ্যা বয়স্কদের কাছ থেকে শেখে যা তাদের প্রতিদিনের লড়াইয়ে মুখোমুখি হতে হয় প্রতিনিয়ত। বুশম্যানদের সমাজব্যবস্থায় শিশুদের কোন দায়বদ্ধতা নেই। অন্যান্য সকল বয়সীদের ন্যায় তারাও খেলাধূলা এবং অবসরকালীন বিনোদনে অভ্যস্ত। আলাপ-আলোচনা, স্ফূর্তি-মজা করা, গান করাসহ উদ্যাম নৃত্যে মেতে উঠে তারা। স্যান সমাজে মহিলারা উচ্চ মর্যাদার অধিকারী ও সকলের সম্মানীয়া। তারা নিজস্ব পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন। পানির সন্ধানে পরামর্শ, খাদ্য সংগ্রহসহ কখনোবা শিকারেও অংশ নিয়ে থাকেন।
কাং জনগোষ্ঠী কী নামে পরিচিত?
{ "answer_start": [ 29, 29 ], "text": [ "কাং", "কাং" ] }
bn_wiki_2456_05
বুশম্যান
স্যান, বুশম্যান, শো, বাসারা, কাং, খোয়ে আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণাংশে অবস্থিত দেশ - দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে, লেসোথো, মোজাম্বিক, সোয়াজিল্যান্ড, বতসোয়ানা, নামিবিয়া এবং অ্যাঙ্গোলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বসবাসরত আদিবাসী জনগোষ্ঠী। বুশম্যান নামেই তাদের পরিচিতি থাকলেও অনেক সময় তাদেরকে স্যান জনগোষ্ঠী নামে ডাকা হয়ে থাকে। সনাতনী ধারায় তারা শিকার করে জীবনধারণ করে। তারা খোইসান ভাষাভাষী ও খোইখোই জাতির সাথে সম্পৃক্ত। আফ্রিকার দক্ষিণাংশে শিকারপ্রিয় জনগোষ্ঠী হিসেবে স্যান, বুশম্যান, শো, বাসারা, খোয়েদের পরিচিতি রয়েছে। এ শব্দগুলোর উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ নিয়ে ইতিহাসে বিতর্ক রয়েছে। বহিরাগত হিসেবেই তাদেরকে নির্দেশ করা হয়েছে। এরা প্রত্যেকেই জাতিগতভাবে নামাঙ্কিত হয়ে পরিচয় পেয়ে আসছে। জু ভাষী লোকজন জু কিংবা হোয়ানসি এবং কাং জনগোষ্ঠী কাং নামে পরিচিত। সম্মিলিতভাবে তাদেরকে বুশম্যান নামে আখ্যায়িত করা হয়। শুষ্ক চারণভূমিতে তাদের বেঁচে থাকার সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হলো পরবর্তী প্রজন্মের কাছে গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান বিলিয়ে দিয়ে যাওয়া। এটি করা হয় পরিকল্পিত নাঁচ, ধর্মীয় আচার-আচরণ আর গল্পের মাধ্যমে। আর তাই, জীবন রক্ষাকারী জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে বাহিত হয়। শিশুরা বড়দের দেখে শেখে। শেখা শুরু হয় অনেক ছোটবেলা থেকে। বিষাক্ত কীট-পতঙ্গ, মারাত্মক প্রাণীসহ ভয়ঙ্কর কাঁকড়া বিছে ইত্যাদি থেকে নিজেকে সামলানোর বিদ্যা বয়স্কদের কাছ থেকে শেখে যা তাদের প্রতিদিনের লড়াইয়ে মুখোমুখি হতে হয় প্রতিনিয়ত। বুশম্যানদের সমাজব্যবস্থায় শিশুদের কোন দায়বদ্ধতা নেই। অন্যান্য সকল বয়সীদের ন্যায় তারাও খেলাধূলা এবং অবসরকালীন বিনোদনে অভ্যস্ত। আলাপ-আলোচনা, স্ফূর্তি-মজা করা, গান করাসহ উদ্যাম নৃত্যে মেতে উঠে তারা। স্যান সমাজে মহিলারা উচ্চ মর্যাদার অধিকারী ও সকলের সম্মানীয়া। তারা নিজস্ব পরিবারের প্রধান হয়ে থাকেন। পানির সন্ধানে পরামর্শ, খাদ্য সংগ্রহসহ কখনোবা শিকারেও অংশ নিয়ে থাকেন।
স্যান জনগোষ্ঠীর কাছে কী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0838_01
ম্যাক ঠিকানা
একটি মিডিয়া প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ ঠিকানা (ম্যাক ঠিকানা) একটি অনন্য শনাক্তকারী যা একটি নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলারকে (এনআইসি) একটি নেটওয়ার্ক সেগমেন্টের মধ্যে যোগাযোগে নেটওয়ার্ক ঠিকানা হিসেবে ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত হয়। ইথারনেট, ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ সহ বেশিরভাগ আইইইই ৮০২ নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তিতে এই ব্যবহারটি সাধারণ। ওপেন সিস্টেমস ইন্টারকানেকশন (ওএসআই) নেটওয়ার্ক মডেলের মধ্যে, ডেটা লিংক লেয়ারের মাঝারি অ্যাক্সেস কন্ট্রোল প্রোটোকল সাবলেয়ারে ম্যাক ঠিকানা ব্যবহার করা হয়। সাধারণত উপস্থাপিত হিসাবে, ম্যাক ঠিকানাগুলি দুটি ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতি সংখ্যার ছয়টি গ্রুপ হিসাবে স্বীকৃত, হাইফেন, কোলন দ্বারা বিভক্ত বা বিভাজক ছাড়া। ইথারনেটের মতো সম্প্রচার নেটওয়ার্কে, ম্যাক ঠিকানাটি সেগমেন্টের প্রতিটি নোডকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করে এবং নির্দিষ্ট হোস্টের জন্য ফ্রেম চিহ্নিত করার অনুমতি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। এইভাবে এটি বেশিরভাগ লিঙ্ক লেয়ার (ওএসআই লেয়ার ২) নেটওয়ার্কিংয়ের ভিত্তি তৈরি করে যার উপর উপরের স্তরের প্রোটোকলগুলি জটিল, কার্যকরী নেটওয়ার্ক তৈরিতে নির্ভর করে। অনেক নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস তাদের ম্যাক ঠিকানা পরিবর্তন সমর্থন করে। বেশিরভাগ ইউনিক্স-এর মতো সিস্টেমে, ইফকনফিগ কমান্ড ইউটিলিটি লিঙ্ক অ্যাড্রেস উপনামগুলি অপসারণ এবং যুক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সক্রিয় ইফকনফিগ নির্দেশিকাটি নেটবিএসডি-এ ব্যবহার করতে যেকোনো সংযুক্ত ঠিকানাগুলি সক্রিয় করতে হবে। অতএব, বিভিন্ন কনফিগারেশন স্ক্রিপ্ট এবং ইউটিলিটি বুট করার সময় বা নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপনের আগে ম্যাক ঠিকানা এলোমেলো করার অনুমতি দেয়।
ম্যাক ঠিকানা কী?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "একটি মিডিয়া প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ ঠিকানা", "একটি মিডিয়া প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ ঠিকানা" ] }
bn_wiki_0838_02
ম্যাক ঠিকানা
একটি মিডিয়া প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ ঠিকানা (ম্যাক ঠিকানা) একটি অনন্য শনাক্তকারী যা একটি নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলারকে (এনআইসি) একটি নেটওয়ার্ক সেগমেন্টের মধ্যে যোগাযোগে নেটওয়ার্ক ঠিকানা হিসেবে ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত হয়। ইথারনেট, ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ সহ বেশিরভাগ আইইইই ৮০২ নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তিতে এই ব্যবহারটি সাধারণ। ওপেন সিস্টেমস ইন্টারকানেকশন (ওএসআই) নেটওয়ার্ক মডেলের মধ্যে, ডেটা লিংক লেয়ারের মাঝারি অ্যাক্সেস কন্ট্রোল প্রোটোকল সাবলেয়ারে ম্যাক ঠিকানা ব্যবহার করা হয়। সাধারণত উপস্থাপিত হিসাবে, ম্যাক ঠিকানাগুলি দুটি ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতি সংখ্যার ছয়টি গ্রুপ হিসাবে স্বীকৃত, হাইফেন, কোলন দ্বারা বিভক্ত বা বিভাজক ছাড়া। ইথারনেটের মতো সম্প্রচার নেটওয়ার্কে, ম্যাক ঠিকানাটি সেগমেন্টের প্রতিটি নোডকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করে এবং নির্দিষ্ট হোস্টের জন্য ফ্রেম চিহ্নিত করার অনুমতি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। এইভাবে এটি বেশিরভাগ লিঙ্ক লেয়ার (ওএসআই লেয়ার ২) নেটওয়ার্কিংয়ের ভিত্তি তৈরি করে যার উপর উপরের স্তরের প্রোটোকলগুলি জটিল, কার্যকরী নেটওয়ার্ক তৈরিতে নির্ভর করে। অনেক নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস তাদের ম্যাক ঠিকানা পরিবর্তন সমর্থন করে। বেশিরভাগ ইউনিক্স-এর মতো সিস্টেমে, ইফকনফিগ কমান্ড ইউটিলিটি লিঙ্ক অ্যাড্রেস উপনামগুলি অপসারণ এবং যুক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সক্রিয় ইফকনফিগ নির্দেশিকাটি নেটবিএসডি-এ ব্যবহার করতে যেকোনো সংযুক্ত ঠিকানাগুলি সক্রিয় করতে হবে। অতএব, বিভিন্ন কনফিগারেশন স্ক্রিপ্ট এবং ইউটিলিটি বুট করার সময় বা নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপনের আগে ম্যাক ঠিকানা এলোমেলো করার অনুমতি দেয়।
ম্যাক ঠিকানা কোথায় ব্যবহার করা হয়?
{ "answer_start": [ 328, 328 ], "text": [ "ওপেন সিস্টেমস ইন্টারকানেকশন (ওএসআই) নেটওয়ার্ক মডেলের মধ্যে, ডেটা লিংক লেয়ারের মাঝারি অ্যাক্সেস কন্ট্রোল প্রোটোকল সাবলেয়ারে", "ওপেন সিস্টেমস ইন্টারকানেকশন (ওএসআই) নেটওয়ার্ক মডেলের মধ্যে, ডেটা লিংক লেয়ারের মাঝারি অ্যাক্সেস কন্ট্রোল প্রোটোকল সাবলেয়ারে" ] }
bn_wiki_0838_03
ম্যাক ঠিকানা
একটি মিডিয়া প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ ঠিকানা (ম্যাক ঠিকানা) একটি অনন্য শনাক্তকারী যা একটি নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলারকে (এনআইসি) একটি নেটওয়ার্ক সেগমেন্টের মধ্যে যোগাযোগে নেটওয়ার্ক ঠিকানা হিসেবে ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত হয়। ইথারনেট, ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ সহ বেশিরভাগ আইইইই ৮০২ নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তিতে এই ব্যবহারটি সাধারণ। ওপেন সিস্টেমস ইন্টারকানেকশন (ওএসআই) নেটওয়ার্ক মডেলের মধ্যে, ডেটা লিংক লেয়ারের মাঝারি অ্যাক্সেস কন্ট্রোল প্রোটোকল সাবলেয়ারে ম্যাক ঠিকানা ব্যবহার করা হয়। সাধারণত উপস্থাপিত হিসাবে, ম্যাক ঠিকানাগুলি দুটি ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতি সংখ্যার ছয়টি গ্রুপ হিসাবে স্বীকৃত, হাইফেন, কোলন দ্বারা বিভক্ত বা বিভাজক ছাড়া। ইথারনেটের মতো সম্প্রচার নেটওয়ার্কে, ম্যাক ঠিকানাটি সেগমেন্টের প্রতিটি নোডকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করে এবং নির্দিষ্ট হোস্টের জন্য ফ্রেম চিহ্নিত করার অনুমতি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। এইভাবে এটি বেশিরভাগ লিঙ্ক লেয়ার (ওএসআই লেয়ার ২) নেটওয়ার্কিংয়ের ভিত্তি তৈরি করে যার উপর উপরের স্তরের প্রোটোকলগুলি জটিল, কার্যকরী নেটওয়ার্ক তৈরিতে নির্ভর করে। অনেক নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস তাদের ম্যাক ঠিকানা পরিবর্তন সমর্থন করে। বেশিরভাগ ইউনিক্স-এর মতো সিস্টেমে, ইফকনফিগ কমান্ড ইউটিলিটি লিঙ্ক অ্যাড্রেস উপনামগুলি অপসারণ এবং যুক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সক্রিয় ইফকনফিগ নির্দেশিকাটি নেটবিএসডি-এ ব্যবহার করতে যেকোনো সংযুক্ত ঠিকানাগুলি সক্রিয় করতে হবে। অতএব, বিভিন্ন কনফিগারেশন স্ক্রিপ্ট এবং ইউটিলিটি বুট করার সময় বা নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপনের আগে ম্যাক ঠিকানা এলোমেলো করার অনুমতি দেয়।
ম্যাক ঠিকানাগুলো কয়টি ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতিতে গঠিত?
{ "answer_start": [ 527, 527 ], "text": [ "দুটি", "দুটি" ] }
bn_wiki_0838_04
ম্যাক ঠিকানা
একটি মিডিয়া প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ ঠিকানা (ম্যাক ঠিকানা) একটি অনন্য শনাক্তকারী যা একটি নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলারকে (এনআইসি) একটি নেটওয়ার্ক সেগমেন্টের মধ্যে যোগাযোগে নেটওয়ার্ক ঠিকানা হিসেবে ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত হয়। ইথারনেট, ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ সহ বেশিরভাগ আইইইই ৮০২ নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তিতে এই ব্যবহারটি সাধারণ। ওপেন সিস্টেমস ইন্টারকানেকশন (ওএসআই) নেটওয়ার্ক মডেলের মধ্যে, ডেটা লিংক লেয়ারের মাঝারি অ্যাক্সেস কন্ট্রোল প্রোটোকল সাবলেয়ারে ম্যাক ঠিকানা ব্যবহার করা হয়। সাধারণত উপস্থাপিত হিসাবে, ম্যাক ঠিকানাগুলি দুটি ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতি সংখ্যার ছয়টি গ্রুপ হিসাবে স্বীকৃত, হাইফেন, কোলন দ্বারা বিভক্ত বা বিভাজক ছাড়া। ইথারনেটের মতো সম্প্রচার নেটওয়ার্কে, ম্যাক ঠিকানাটি সেগমেন্টের প্রতিটি নোডকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করে এবং নির্দিষ্ট হোস্টের জন্য ফ্রেম চিহ্নিত করার অনুমতি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। এইভাবে এটি বেশিরভাগ লিঙ্ক লেয়ার (ওএসআই লেয়ার ২) নেটওয়ার্কিংয়ের ভিত্তি তৈরি করে যার উপর উপরের স্তরের প্রোটোকলগুলি জটিল, কার্যকরী নেটওয়ার্ক তৈরিতে নির্ভর করে। অনেক নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস তাদের ম্যাক ঠিকানা পরিবর্তন সমর্থন করে। বেশিরভাগ ইউনিক্স-এর মতো সিস্টেমে, ইফকনফিগ কমান্ড ইউটিলিটি লিঙ্ক অ্যাড্রেস উপনামগুলি অপসারণ এবং যুক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সক্রিয় ইফকনফিগ নির্দেশিকাটি নেটবিএসডি-এ ব্যবহার করতে যেকোনো সংযুক্ত ঠিকানাগুলি সক্রিয় করতে হবে। অতএব, বিভিন্ন কনফিগারেশন স্ক্রিপ্ট এবং ইউটিলিটি বুট করার সময় বা নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপনের আগে ম্যাক ঠিকানা এলোমেলো করার অনুমতি দেয়।
কখন ম্যাক ঠিকানা এলোমেলো করার অনুমতি দেয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0838_05
ম্যাক ঠিকানা
একটি মিডিয়া প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ ঠিকানা (ম্যাক ঠিকানা) একটি অনন্য শনাক্তকারী যা একটি নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলারকে (এনআইসি) একটি নেটওয়ার্ক সেগমেন্টের মধ্যে যোগাযোগে নেটওয়ার্ক ঠিকানা হিসেবে ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত হয়। ইথারনেট, ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ সহ বেশিরভাগ আইইইই ৮০২ নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তিতে এই ব্যবহারটি সাধারণ। ওপেন সিস্টেমস ইন্টারকানেকশন (ওএসআই) নেটওয়ার্ক মডেলের মধ্যে, ডেটা লিংক লেয়ারের মাঝারি অ্যাক্সেস কন্ট্রোল প্রোটোকল সাবলেয়ারে ম্যাক ঠিকানা ব্যবহার করা হয়। সাধারণত উপস্থাপিত হিসাবে, ম্যাক ঠিকানাগুলি দুটি ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতি সংখ্যার ছয়টি গ্রুপ হিসাবে স্বীকৃত, হাইফেন, কোলন দ্বারা বিভক্ত বা বিভাজক ছাড়া। ইথারনেটের মতো সম্প্রচার নেটওয়ার্কে, ম্যাক ঠিকানাটি সেগমেন্টের প্রতিটি নোডকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করে এবং নির্দিষ্ট হোস্টের জন্য ফ্রেম চিহ্নিত করার অনুমতি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। এইভাবে এটি বেশিরভাগ লিঙ্ক লেয়ার (ওএসআই লেয়ার ২) নেটওয়ার্কিংয়ের ভিত্তি তৈরি করে যার উপর উপরের স্তরের প্রোটোকলগুলি জটিল, কার্যকরী নেটওয়ার্ক তৈরিতে নির্ভর করে। অনেক নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস তাদের ম্যাক ঠিকানা পরিবর্তন সমর্থন করে। বেশিরভাগ ইউনিক্স-এর মতো সিস্টেমে, ইফকনফিগ কমান্ড ইউটিলিটি লিঙ্ক অ্যাড্রেস উপনামগুলি অপসারণ এবং যুক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সক্রিয় ইফকনফিগ নির্দেশিকাটি নেটবিএসডি-এ ব্যবহার করতে যেকোনো সংযুক্ত ঠিকানাগুলি সক্রিয় করতে হবে। অতএব, বিভিন্ন কনফিগারেশন স্ক্রিপ্ট এবং ইউটিলিটি বুট করার সময় বা নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপনের আগে ম্যাক ঠিকানা এলোমেলো করার অনুমতি দেয়।
আইইই ৮০২ কী?
{ "answer_start": [ 282, 282 ], "text": [ "নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি", "নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি" ] }
bn_wiki_2362_03
হেরাক্লিয়ন
ঐতিহাসিক শহর ও বন্দর হেরাক্লিয়নের বর্তমান অবস্থান নীল নদের মোহনায় আবু কির উপসাগরের মধ্যে তীরভূমি থেকে ৬.৫ কিলোমিটার অভ্যন্তরে ১০ মিটার জলের তলায়। গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস ও স্ট্রাবো বর্ণিত এই শহরটি আক্ষরিক অর্থেই দীর্ঘসময় বিস্মৃতির গর্ভে বিলীন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ২০০০-১ খ্রিষ্টাব্দে ইউরোপিয়ান ইন্সটিটিউট অব আন্ডারওয়াটার আর্কিওলজি দলের নেতৃত্বে এই শহরের ধ্বংসাবশেষ পুনরাবিষ্কৃত হয়। শহরটি বেশ কয়েকটি ছোট ছোট দ্বীপের উপর গঠিত হয়েছিল। এই দ্বীপগুলি ছোট ছোট খাল দ্বারা পরস্পরের থেকে পৃথক ছিল। শহরের দক্ষিণ দিকে অবস্থিত ছিল হেরাক্লেস বা আমন'এর বিশাল মন্দিরটি। পূর্বদিকে ছিল সমুদ্রবন্দর। খুব কাছাকাছি অন্তত দশটি প্রাচীন জাহাজের ধ্বংসাবশেষ থেকে এই বন্দরের অবস্থান সম্পর্কে অনেকটাই নিশ্চিত হওয়া যায়। অন্যদিকে শহরের উত্তর দিক সম্ভবত মূলত বসবাসের অঞ্চল হিসেবে ব্যবহৃত হত। বিশেষজ্ঞদের আরও ধারণা, এই সমুদ্রবন্দরটি সম্ভবত খালপথে দেশের অভ্যন্তরের সাথেও যুক্ত ছিল। সেক্ষেত্রে এই বন্দর একাদিক্রমে দু' ধরনের বন্দর হিসেবে ব্যবহৃত হত। দেশের অভ্যন্তর থেকে নদী ও খালপথে পণ্য এই বন্দরে আনীত হত ও সেখান থেকে সমুদ্র বন্দরের মাধ্যমে তা বিদেশে যেতে পারত। আবার বিদেশ থাকে আগত পণ্যও একইভাবে এই বন্দরের সাহায্যে দেশের অভ্যন্তরে পৌঁছে যেতে পারত। খননস্থল থেকে মেলা ৭০০রও বেশি নোঙর ও ৬০ টি জাহাজের ভগ্নাবশেষ থেকে সহজেই অনুমান করা যায়, আদতে বন্দর হিসেবে এই বন্দর ছিল কতখানি বড় ও ব্যস্ত।
দ্বীপগুলি কী দ্বারা পরস্পরের থেকে পৃথক ছিল?
{ "answer_start": [ 173, 457 ], "text": [ "হ্যাঁ", "ছোট ছোট খাল দ্বারা" ] }
bn_wiki_2362_04
হেরাক্লিয়ন
ঐতিহাসিক শহর ও বন্দর হেরাক্লিয়নের বর্তমান অবস্থান নীল নদের মোহনায় আবু কির উপসাগরের মধ্যে তীরভূমি থেকে ৬.৫ কিলোমিটার অভ্যন্তরে ১০ মিটার জলের তলায়। গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস ও স্ট্রাবো বর্ণিত এই শহরটি আক্ষরিক অর্থেই দীর্ঘসময় বিস্মৃতির গর্ভে বিলীন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ২০০০-১ খ্রিষ্টাব্দে ইউরোপিয়ান ইন্সটিটিউট অব আন্ডারওয়াটার আর্কিওলজি দলের নেতৃত্বে এই শহরের ধ্বংসাবশেষ পুনরাবিষ্কৃত হয়। শহরটি বেশ কয়েকটি ছোট ছোট দ্বীপের উপর গঠিত হয়েছিল। এই দ্বীপগুলি ছোট ছোট খাল দ্বারা পরস্পরের থেকে পৃথক ছিল। শহরের দক্ষিণ দিকে অবস্থিত ছিল হেরাক্লেস বা আমন'এর বিশাল মন্দিরটি। পূর্বদিকে ছিল সমুদ্রবন্দর। খুব কাছাকাছি অন্তত দশটি প্রাচীন জাহাজের ধ্বংসাবশেষ থেকে এই বন্দরের অবস্থান সম্পর্কে অনেকটাই নিশ্চিত হওয়া যায়। অন্যদিকে শহরের উত্তর দিক সম্ভবত মূলত বসবাসের অঞ্চল হিসেবে ব্যবহৃত হত। বিশেষজ্ঞদের আরও ধারণা, এই সমুদ্রবন্দরটি সম্ভবত খালপথে দেশের অভ্যন্তরের সাথেও যুক্ত ছিল। সেক্ষেত্রে এই বন্দর একাদিক্রমে দু' ধরনের বন্দর হিসেবে ব্যবহৃত হত। দেশের অভ্যন্তর থেকে নদী ও খালপথে পণ্য এই বন্দরে আনীত হত ও সেখান থেকে সমুদ্র বন্দরের মাধ্যমে তা বিদেশে যেতে পারত। আবার বিদেশ থাকে আগত পণ্যও একইভাবে এই বন্দরের সাহায্যে দেশের অভ্যন্তরে পৌঁছে যেতে পারত। খননস্থল থেকে মেলা ৭০০রও বেশি নোঙর ও ৬০ টি জাহাজের ভগ্নাবশেষ থেকে সহজেই অনুমান করা যায়, আদতে বন্দর হিসেবে এই বন্দর ছিল কতখানি বড় ও ব্যস্ত।
শহরের দক্ষিণ দিকে কী অবস্থিত ছিল?
{ "answer_start": [ 530, 530 ], "text": [ "হেরাক্লেস বা আমন'এর বিশাল মন্দির", "হেরাক্লেস বা আমন'এর বিশাল মন্দিরটি" ] }
bn_wiki_2362_05
হেরাক্লিয়ন
ঐতিহাসিক শহর ও বন্দর হেরাক্লিয়নের বর্তমান অবস্থান নীল নদের মোহনায় আবু কির উপসাগরের মধ্যে তীরভূমি থেকে ৬.৫ কিলোমিটার অভ্যন্তরে ১০ মিটার জলের তলায়। গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস ও স্ট্রাবো বর্ণিত এই শহরটি আক্ষরিক অর্থেই দীর্ঘসময় বিস্মৃতির গর্ভে বিলীন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ২০০০-১ খ্রিষ্টাব্দে ইউরোপিয়ান ইন্সটিটিউট অব আন্ডারওয়াটার আর্কিওলজি দলের নেতৃত্বে এই শহরের ধ্বংসাবশেষ পুনরাবিষ্কৃত হয়। শহরটি বেশ কয়েকটি ছোট ছোট দ্বীপের উপর গঠিত হয়েছিল। এই দ্বীপগুলি ছোট ছোট খাল দ্বারা পরস্পরের থেকে পৃথক ছিল। শহরের দক্ষিণ দিকে অবস্থিত ছিল হেরাক্লেস বা আমন'এর বিশাল মন্দিরটি। পূর্বদিকে ছিল সমুদ্রবন্দর। খুব কাছাকাছি অন্তত দশটি প্রাচীন জাহাজের ধ্বংসাবশেষ থেকে এই বন্দরের অবস্থান সম্পর্কে অনেকটাই নিশ্চিত হওয়া যায়। অন্যদিকে শহরের উত্তর দিক সম্ভবত মূলত বসবাসের অঞ্চল হিসেবে ব্যবহৃত হত। বিশেষজ্ঞদের আরও ধারণা, এই সমুদ্রবন্দরটি সম্ভবত খালপথে দেশের অভ্যন্তরের সাথেও যুক্ত ছিল। সেক্ষেত্রে এই বন্দর একাদিক্রমে দু' ধরনের বন্দর হিসেবে ব্যবহৃত হত। দেশের অভ্যন্তর থেকে নদী ও খালপথে পণ্য এই বন্দরে আনীত হত ও সেখান থেকে সমুদ্র বন্দরের মাধ্যমে তা বিদেশে যেতে পারত। আবার বিদেশ থাকে আগত পণ্যও একইভাবে এই বন্দরের সাহায্যে দেশের অভ্যন্তরে পৌঁছে যেতে পারত। খননস্থল থেকে মেলা ৭০০রও বেশি নোঙর ও ৬০ টি জাহাজের ভগ্নাবশেষ থেকে সহজেই অনুমান করা যায়, আদতে বন্দর হিসেবে এই বন্দর ছিল কতখানি বড় ও ব্যস্ত।
কার লেখায় হেরাক্লিওনের প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0888_01
প্রোগ্রামেবল লজিক কন্ট্রোলার
উইন্ডোজ এক্সপি বেজ যে কোন ডেস্কটপ/ল্যাপটপ ব্যবহার করতে পারেন। ইউ এস বি টু সিরিয়াল কনভার্টার ব্যবহার করলে তার ড্রাইভার সফটওয়্যার ইনিস্টল করে নিতে হবে। তবে পুরানো মডেলের পি এল সির জন্য সরাসরি সিরিয়াল পোর্ট যুক্ত কম্পিউটার ব্যবহার করতে হবে, কোন প্রকার কনভার্টার ছাড়া। এবং উইন্ডোজ ৯৮ বেজ হতে হবে। বাজারে বিভিন্ন প্রকার ক্যাবল পাওয়া যায়, কিন্তু সবই ঠিকমত কাজ করে না। তাই ভালো মানের ক্যাবল এবং কনভার্টার ব্যবহার করাই উত্তম। এবং এটি পি এল সি কম্পানি থেকে নেয়াই ভালো। খরচ কমাতে নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে ভালো মানের শিল্ড ওয়ার এবং জেক/কানেক্টর সংগ্রহ করে সঠিকভাবে সংযোগ করতে হবে। প্রথমে কম্পিউটার অন করে সফটওয়্যার রান করতে হবে। নিউ প্রোজেক্ট সিলেক্ট করে তাতে মেশিনের প্রয়োজন অনুযায়ী লেডার ডায়াগ্রাম লিখতে হবে। লেখা শেষ হলে পিএলসি পিসির সাথে কানেকশন করে প্রোগ্রাম ডাউনলোড করতে হবে। লেডার ডায়াগ্রাম করতে বেশ কিছু কন্টাক্ট, কয়েল, টাইমার, কউন্টার ইত্যাদি সেম্বলের প্রয়োজন হয়। সেম্বলগুলো হল, নরমালি ওপেন কন্টাক্ট, নরমালি ক্লোজ কন্টাক্ট, ভারটিক্যল লাইন, হরাইজন্টাল লাইন, নরমালি ওপেন কয়েল, নরমালি ক্লোজ কয়েল এবং পিএলসি ইনিস্ট্রাকশনাল সেম্বল ইত্যাদি। মোটামুটি এই কয়েকটি দিয়েই কাজ করা সম্ভব। এটি একটি বিষয় যে পিএলসি সিপিইউ এর উপর ভিত্তি করে ডিভাইসের নামকরণ করা হয়। এখন একটি প্রশ্ন জাগে যে, সি পি ইউ ভিত্তিক ডিভাইসের কি কি নাম থাকতে পারে। এর সঠিক সমাধান হল, সি পি ইউ ভিত্তিক তার ব্যবহার বিধি বই পড়ে ডিভাইসের নাম এবং ব্যবহার জানতে পারবেন। গুগুলে সার্চ দিলে আশা করি সব বইই পাবেন। লক্ষ্য করবেন অমরন ডিভাইসের নাম এবং মিটসুবিশি ডিভাইসের নাম একই না। অমরন "সি" দিয়ে এবং মিটসুবিশি "এক্স" দিয়ে।
পি এল সির জন্য কোন অপারেটিং সিস্টেম প্রয়োজন?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "উইন্ডোজ এক্সপি বেজ", "উইন্ডোজ এক্সপি বেজ" ] }
bn_wiki_0888_03
প্রোগ্রামেবল লজিক কন্ট্রোলার
উইন্ডোজ এক্সপি বেজ যে কোন ডেস্কটপ/ল্যাপটপ ব্যবহার করতে পারেন। ইউ এস বি টু সিরিয়াল কনভার্টার ব্যবহার করলে তার ড্রাইভার সফটওয়্যার ইনিস্টল করে নিতে হবে। তবে পুরানো মডেলের পি এল সির জন্য সরাসরি সিরিয়াল পোর্ট যুক্ত কম্পিউটার ব্যবহার করতে হবে, কোন প্রকার কনভার্টার ছাড়া। এবং উইন্ডোজ ৯৮ বেজ হতে হবে। বাজারে বিভিন্ন প্রকার ক্যাবল পাওয়া যায়, কিন্তু সবই ঠিকমত কাজ করে না। তাই ভালো মানের ক্যাবল এবং কনভার্টার ব্যবহার করাই উত্তম। এবং এটি পি এল সি কম্পানি থেকে নেয়াই ভালো। খরচ কমাতে নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে ভালো মানের শিল্ড ওয়ার এবং জেক/কানেক্টর সংগ্রহ করে সঠিকভাবে সংযোগ করতে হবে। প্রথমে কম্পিউটার অন করে সফটওয়্যার রান করতে হবে। নিউ প্রোজেক্ট সিলেক্ট করে তাতে মেশিনের প্রয়োজন অনুযায়ী লেডার ডায়াগ্রাম লিখতে হবে। লেখা শেষ হলে পিএলসি পিসির সাথে কানেকশন করে প্রোগ্রাম ডাউনলোড করতে হবে। লেডার ডায়াগ্রাম করতে বেশ কিছু কন্টাক্ট, কয়েল, টাইমার, কউন্টার ইত্যাদি সেম্বলের প্রয়োজন হয়। সেম্বলগুলো হল, নরমালি ওপেন কন্টাক্ট, নরমালি ক্লোজ কন্টাক্ট, ভারটিক্যল লাইন, হরাইজন্টাল লাইন, নরমালি ওপেন কয়েল, নরমালি ক্লোজ কয়েল এবং পিএলসি ইনিস্ট্রাকশনাল সেম্বল ইত্যাদি। মোটামুটি এই কয়েকটি দিয়েই কাজ করা সম্ভব। এটি একটি বিষয় যে পিএলসি সিপিইউ এর উপর ভিত্তি করে ডিভাইসের নামকরণ করা হয়। এখন একটি প্রশ্ন জাগে যে, সি পি ইউ ভিত্তিক ডিভাইসের কি কি নাম থাকতে পারে। এর সঠিক সমাধান হল, সি পি ইউ ভিত্তিক তার ব্যবহার বিধি বই পড়ে ডিভাইসের নাম এবং ব্যবহার জানতে পারবেন। গুগুলে সার্চ দিলে আশা করি সব বইই পাবেন। লক্ষ্য করবেন অমরন ডিভাইসের নাম এবং মিটসুবিশি ডিভাইসের নাম একই না। অমরন "সি" দিয়ে এবং মিটসুবিশি "এক্স" দিয়ে।
নন-ভলাটাইল মেমরি বলতে কী বুঝায়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0888_04
প্রোগ্রামেবল লজিক কন্ট্রোলার
উইন্ডোজ এক্সপি বেজ যে কোন ডেস্কটপ/ল্যাপটপ ব্যবহার করতে পারেন। ইউ এস বি টু সিরিয়াল কনভার্টার ব্যবহার করলে তার ড্রাইভার সফটওয়্যার ইনিস্টল করে নিতে হবে। তবে পুরানো মডেলের পি এল সির জন্য সরাসরি সিরিয়াল পোর্ট যুক্ত কম্পিউটার ব্যবহার করতে হবে, কোন প্রকার কনভার্টার ছাড়া। এবং উইন্ডোজ ৯৮ বেজ হতে হবে। বাজারে বিভিন্ন প্রকার ক্যাবল পাওয়া যায়, কিন্তু সবই ঠিকমত কাজ করে না। তাই ভালো মানের ক্যাবল এবং কনভার্টার ব্যবহার করাই উত্তম। এবং এটি পি এল সি কম্পানি থেকে নেয়াই ভালো। খরচ কমাতে নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে ভালো মানের শিল্ড ওয়ার এবং জেক/কানেক্টর সংগ্রহ করে সঠিকভাবে সংযোগ করতে হবে। প্রথমে কম্পিউটার অন করে সফটওয়্যার রান করতে হবে। নিউ প্রোজেক্ট সিলেক্ট করে তাতে মেশিনের প্রয়োজন অনুযায়ী লেডার ডায়াগ্রাম লিখতে হবে। লেখা শেষ হলে পিএলসি পিসির সাথে কানেকশন করে প্রোগ্রাম ডাউনলোড করতে হবে। লেডার ডায়াগ্রাম করতে বেশ কিছু কন্টাক্ট, কয়েল, টাইমার, কউন্টার ইত্যাদি সেম্বলের প্রয়োজন হয়। সেম্বলগুলো হল, নরমালি ওপেন কন্টাক্ট, নরমালি ক্লোজ কন্টাক্ট, ভারটিক্যল লাইন, হরাইজন্টাল লাইন, নরমালি ওপেন কয়েল, নরমালি ক্লোজ কয়েল এবং পিএলসি ইনিস্ট্রাকশনাল সেম্বল ইত্যাদি। মোটামুটি এই কয়েকটি দিয়েই কাজ করা সম্ভব। এটি একটি বিষয় যে পিএলসি সিপিইউ এর উপর ভিত্তি করে ডিভাইসের নামকরণ করা হয়। এখন একটি প্রশ্ন জাগে যে, সি পি ইউ ভিত্তিক ডিভাইসের কি কি নাম থাকতে পারে। এর সঠিক সমাধান হল, সি পি ইউ ভিত্তিক তার ব্যবহার বিধি বই পড়ে ডিভাইসের নাম এবং ব্যবহার জানতে পারবেন। গুগুলে সার্চ দিলে আশা করি সব বইই পাবেন। লক্ষ্য করবেন অমরন ডিভাইসের নাম এবং মিটসুবিশি ডিভাইসের নাম একই না। অমরন "সি" দিয়ে এবং মিটসুবিশি "এক্স" দিয়ে।
কম্প্যাক্ট পিএলসি কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0888_05
প্রোগ্রামেবল লজিক কন্ট্রোলার
উইন্ডোজ এক্সপি বেজ যে কোন ডেস্কটপ/ল্যাপটপ ব্যবহার করতে পারেন। ইউ এস বি টু সিরিয়াল কনভার্টার ব্যবহার করলে তার ড্রাইভার সফটওয়্যার ইনিস্টল করে নিতে হবে। তবে পুরানো মডেলের পি এল সির জন্য সরাসরি সিরিয়াল পোর্ট যুক্ত কম্পিউটার ব্যবহার করতে হবে, কোন প্রকার কনভার্টার ছাড়া। এবং উইন্ডোজ ৯৮ বেজ হতে হবে। বাজারে বিভিন্ন প্রকার ক্যাবল পাওয়া যায়, কিন্তু সবই ঠিকমত কাজ করে না। তাই ভালো মানের ক্যাবল এবং কনভার্টার ব্যবহার করাই উত্তম। এবং এটি পি এল সি কম্পানি থেকে নেয়াই ভালো। খরচ কমাতে নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে ভালো মানের শিল্ড ওয়ার এবং জেক/কানেক্টর সংগ্রহ করে সঠিকভাবে সংযোগ করতে হবে। প্রথমে কম্পিউটার অন করে সফটওয়্যার রান করতে হবে। নিউ প্রোজেক্ট সিলেক্ট করে তাতে মেশিনের প্রয়োজন অনুযায়ী লেডার ডায়াগ্রাম লিখতে হবে। লেখা শেষ হলে পিএলসি পিসির সাথে কানেকশন করে প্রোগ্রাম ডাউনলোড করতে হবে। লেডার ডায়াগ্রাম করতে বেশ কিছু কন্টাক্ট, কয়েল, টাইমার, কউন্টার ইত্যাদি সেম্বলের প্রয়োজন হয়। সেম্বলগুলো হল, নরমালি ওপেন কন্টাক্ট, নরমালি ক্লোজ কন্টাক্ট, ভারটিক্যল লাইন, হরাইজন্টাল লাইন, নরমালি ওপেন কয়েল, নরমালি ক্লোজ কয়েল এবং পিএলসি ইনিস্ট্রাকশনাল সেম্বল ইত্যাদি। মোটামুটি এই কয়েকটি দিয়েই কাজ করা সম্ভব। এটি একটি বিষয় যে পিএলসি সিপিইউ এর উপর ভিত্তি করে ডিভাইসের নামকরণ করা হয়। এখন একটি প্রশ্ন জাগে যে, সি পি ইউ ভিত্তিক ডিভাইসের কি কি নাম থাকতে পারে। এর সঠিক সমাধান হল, সি পি ইউ ভিত্তিক তার ব্যবহার বিধি বই পড়ে ডিভাইসের নাম এবং ব্যবহার জানতে পারবেন। গুগুলে সার্চ দিলে আশা করি সব বইই পাবেন। লক্ষ্য করবেন অমরন ডিভাইসের নাম এবং মিটসুবিশি ডিভাইসের নাম একই না। অমরন "সি" দিয়ে এবং মিটসুবিশি "এক্স" দিয়ে।
লেডার ডায়াগ্রাম কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2308_01
ইউটিউব প্রিমিয়াম
ইউটিউব প্রিমিয়াম হল একটি সাবস্ক্রিপশন পরিষেবা যা ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব দ্বারা অফার করা হয়। পরিষেবাটির সমস্ত পরিষেবা জুড়ে বিজ্ঞাপন-মুক্ত অ্যাক্সেস প্রদান করে, সেইসাথে সাইটের নির্মাতাদের সহযোগিতায় উত্পাদিত প্রিমিয়াম ইউটিউব অরিজিনাল প্রোগ্রামিং, ভিডিও ডাউনলোড এবং মোবাইল ডিভাইসে ভিডিওগুলির ব্যাকগ্রাউন্ড প্লেব্যাক এবং ইউটিউব মিউজিক স্ট্রিমিং পরিষেবাতে অ্যাক্সেস প্রদান করে। . এই পরিষেবাটি মূলত ১৪ নভেম্বর, ২০১৪ সালে মিউজিক কী হিসাবে চালু করা হয়েছিল, যা শুধুমাত্র ইউটুব এবং গুগল প্লে মুসিক- এ অংশগ্রহণকারী লেবেল থেকে মিউজিক ভিডিওগুলির বিজ্ঞাপন-মুক্ত স্ট্রিমিং অফার করে। তারপরে পরিষেবাটি সংশোধন করা হয় এবং ৩১ অক্টোবর, ২০১৫-এ ইউটুব রেড হিসাবে পুনরায় চালু করা হয়, শুধুমাত্র সঙ্গীতের বিপরীতে সমস্ত ইউটুব ভিডিওতে বিজ্ঞাপন-মুক্ত অ্যাক্সেস দেওয়ার সুযোগ প্রসারিত করে৷ ইউটিউব এটিকে একটি পৃথক, ইউটিউব মিউজিক সাবস্ক্রিপশন পরিষেবা হিসেবে ফেরত আনার পাশাপাশি ১৭ মে, ২০১৮-এ পরিষেবাটিকে ইউটিউব প্রিমিয়াম হিসাবে পুনঃব্র্যান্ডিং ঘোষণা করে। এবং বছরের শেষের দিকে, ইউটিউব এই পরিষেবাটি-তে আগে থেকেই যুক্ত কিছু বিজ্ঞাপন-সমর্থিত কন্টেন্ট এর সাথে নিজেদের ইউটিউব অরিজিনাল কন্টেন্ট যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে বলে জানা যায়।
ইউটিউব প্রিমিয়াম কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2308_04
ইউটিউব প্রিমিয়াম
ইউটিউব প্রিমিয়াম হল একটি সাবস্ক্রিপশন পরিষেবা যা ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব দ্বারা অফার করা হয়। পরিষেবাটির সমস্ত পরিষেবা জুড়ে বিজ্ঞাপন-মুক্ত অ্যাক্সেস প্রদান করে, সেইসাথে সাইটের নির্মাতাদের সহযোগিতায় উত্পাদিত প্রিমিয়াম ইউটিউব অরিজিনাল প্রোগ্রামিং, ভিডিও ডাউনলোড এবং মোবাইল ডিভাইসে ভিডিওগুলির ব্যাকগ্রাউন্ড প্লেব্যাক এবং ইউটিউব মিউজিক স্ট্রিমিং পরিষেবাতে অ্যাক্সেস প্রদান করে। . এই পরিষেবাটি মূলত ১৪ নভেম্বর, ২০১৪ সালে মিউজিক কী হিসাবে চালু করা হয়েছিল, যা শুধুমাত্র ইউটুব এবং গুগল প্লে মুসিক- এ অংশগ্রহণকারী লেবেল থেকে মিউজিক ভিডিওগুলির বিজ্ঞাপন-মুক্ত স্ট্রিমিং অফার করে। তারপরে পরিষেবাটি সংশোধন করা হয় এবং ৩১ অক্টোবর, ২০১৫-এ ইউটুব রেড হিসাবে পুনরায় চালু করা হয়, শুধুমাত্র সঙ্গীতের বিপরীতে সমস্ত ইউটুব ভিডিওতে বিজ্ঞাপন-মুক্ত অ্যাক্সেস দেওয়ার সুযোগ প্রসারিত করে৷ ইউটিউব এটিকে একটি পৃথক, ইউটিউব মিউজিক সাবস্ক্রিপশন পরিষেবা হিসেবে ফেরত আনার পাশাপাশি ১৭ মে, ২০১৮-এ পরিষেবাটিকে ইউটিউব প্রিমিয়াম হিসাবে পুনঃব্র্যান্ডিং ঘোষণা করে। এবং বছরের শেষের দিকে, ইউটিউব এই পরিষেবাটি-তে আগে থেকেই যুক্ত কিছু বিজ্ঞাপন-সমর্থিত কন্টেন্ট এর সাথে নিজেদের ইউটিউব অরিজিনাল কন্টেন্ট যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে বলে জানা যায়।
ইউটিউব প্রিমিয়াম পূর্বে কী ছিল?
{ "answer_start": [ 425, 636 ], "text": [ "ইউটুুব রেড", "ইউটুব রেড" ] }
bn_wiki_2308_05
ইউটিউব প্রিমিয়াম
ইউটিউব প্রিমিয়াম হল একটি সাবস্ক্রিপশন পরিষেবা যা ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব দ্বারা অফার করা হয়। পরিষেবাটির সমস্ত পরিষেবা জুড়ে বিজ্ঞাপন-মুক্ত অ্যাক্সেস প্রদান করে, সেইসাথে সাইটের নির্মাতাদের সহযোগিতায় উত্পাদিত প্রিমিয়াম ইউটিউব অরিজিনাল প্রোগ্রামিং, ভিডিও ডাউনলোড এবং মোবাইল ডিভাইসে ভিডিওগুলির ব্যাকগ্রাউন্ড প্লেব্যাক এবং ইউটিউব মিউজিক স্ট্রিমিং পরিষেবাতে অ্যাক্সেস প্রদান করে। . এই পরিষেবাটি মূলত ১৪ নভেম্বর, ২০১৪ সালে মিউজিক কী হিসাবে চালু করা হয়েছিল, যা শুধুমাত্র ইউটুব এবং গুগল প্লে মুসিক- এ অংশগ্রহণকারী লেবেল থেকে মিউজিক ভিডিওগুলির বিজ্ঞাপন-মুক্ত স্ট্রিমিং অফার করে। তারপরে পরিষেবাটি সংশোধন করা হয় এবং ৩১ অক্টোবর, ২০১৫-এ ইউটুব রেড হিসাবে পুনরায় চালু করা হয়, শুধুমাত্র সঙ্গীতের বিপরীতে সমস্ত ইউটুব ভিডিওতে বিজ্ঞাপন-মুক্ত অ্যাক্সেস দেওয়ার সুযোগ প্রসারিত করে৷ ইউটিউব এটিকে একটি পৃথক, ইউটিউব মিউজিক সাবস্ক্রিপশন পরিষেবা হিসেবে ফেরত আনার পাশাপাশি ১৭ মে, ২০১৮-এ পরিষেবাটিকে ইউটিউব প্রিমিয়াম হিসাবে পুনঃব্র্যান্ডিং ঘোষণা করে। এবং বছরের শেষের দিকে, ইউটিউব এই পরিষেবাটি-তে আগে থেকেই যুক্ত কিছু বিজ্ঞাপন-সমর্থিত কন্টেন্ট এর সাথে নিজেদের ইউটিউব অরিজিনাল কন্টেন্ট যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে বলে জানা যায়।
এই পরিষেবাটি মূলত কী হিসাবে চালু করা হয়েছিল?
{ "answer_start": [ 424, 424 ], "text": [ "মিউজিক কী", "মিউজিক কী" ] }
bn_wiki_1553_01
ভোজনপ্রণালী (হিন্দুধর্ম)
যদিও ভারতীয় হিন্দুদের একটি বড় অংশ নিরামিষভোজী, কিন্তু অধিকাংশই ডিম, মাছ, মুরগি ও মাংস খায় না। প্রবাসী হিন্দুদের, অনুমান অনুসারে, সুরিনামে হিন্দুদের মধ্যে মাত্র ১০% নিরামিষভোজী এবং ঘানায় হিন্দুদের পাঁচ শতাংশেরও কম নিরামিষাশী। বাটার চিকেন, ভারতীয় উপমহাদেশে পাওয়া অনেক মাংসের প্রস্তুতির মধ্যে একটি। মুরগি ভারতীয়দের মধ্যে মাংস খাওয়ার অন্যতম প্রধান উৎস। আমিষভোজী ভারতীয়রা বেশিরভাগই মুরগি, মাছ, অন্যান্য সামুদ্রিক খাবার, ছাগল ও ভেড়াকে মাংসের উৎস হিসেবে পছন্দ করে। ভারতের পূর্বাঞ্চলে মাছ অধিকাংশ সম্প্রদায়ের প্রধান। উপকূলীয় দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতেও মাছ প্রধান। তবে, এটা লক্ষ করা উচিত যে ভারতের অন্যান্য অংশে, এমনকি মাংস খাওয়া হিন্দুরাও বেশিরভাগ দিন ল্যাকটো-নিরামিষ খাবার খায়। সামগ্রিকভাবে, ভারত মাথাপিছু সবচেয়ে কম পরিমাণে মাংস খায়। মাছের ঝোল হলো মসলাযুক্ত মাছের ভাপে সিদ্ধ খাদ্য, বিশেষ করে বাঙালি খাবারে। মাংসাশী হিন্দুরা প্রায়ই অন্য সব মাংসকে গরুর মাংস থেকে আলাদা করে। গরুর প্রতি শ্রদ্ধা হিন্দু বিশ্বাসের অংশ, এবং অধিকাংশ হিন্দুরা গরুর মাংস এড়িয়ে যায় কারণ গরুকে মাতৃদেবী পশু হিসেবে বিবেচনা করা হয়, পরিবারের অন্য সদস্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নেপালের হিন্দু সম্প্রদায়ের ছোট সংখ্যালঘু গাধিমাই উৎসবে মহিষ বলি দিয়েছিল, কিন্তু গরুকে মহিষ বা অন্যান্য লাল মাংসের উৎস থেকে আলাদা বিবেচনা করুন। যাইহোক, মহিষের বলি ২০১৫ সালে গাধিমাই মন্দির ট্রাস্ট নিষিদ্ধ করেছিল। ভিয়েতনামের চাম হিন্দুরাও গরুর মাংস খায় না। কিছু মাংসাশী হিন্দু দশেরা, জন্মাষ্টমী, দিওয়ালি প্রভৃতি শুভ দিনে মাংসাহীন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকে।
সুরিনামে হিন্দুদের মধ্যে কত শতাংশ নিরামিষভোজী?
{ "answer_start": [ 163, 163 ], "text": [ "১০%", "১০%" ] }
bn_wiki_1553_04
ভোজনপ্রণালী (হিন্দুধর্ম)
যদিও ভারতীয় হিন্দুদের একটি বড় অংশ নিরামিষভোজী, কিন্তু অধিকাংশই ডিম, মাছ, মুরগি ও মাংস খায় না। প্রবাসী হিন্দুদের, অনুমান অনুসারে, সুরিনামে হিন্দুদের মধ্যে মাত্র ১০% নিরামিষভোজী এবং ঘানায় হিন্দুদের পাঁচ শতাংশেরও কম নিরামিষাশী। বাটার চিকেন, ভারতীয় উপমহাদেশে পাওয়া অনেক মাংসের প্রস্তুতির মধ্যে একটি। মুরগি ভারতীয়দের মধ্যে মাংস খাওয়ার অন্যতম প্রধান উৎস। আমিষভোজী ভারতীয়রা বেশিরভাগই মুরগি, মাছ, অন্যান্য সামুদ্রিক খাবার, ছাগল ও ভেড়াকে মাংসের উৎস হিসেবে পছন্দ করে। ভারতের পূর্বাঞ্চলে মাছ অধিকাংশ সম্প্রদায়ের প্রধান। উপকূলীয় দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতেও মাছ প্রধান। তবে, এটা লক্ষ করা উচিত যে ভারতের অন্যান্য অংশে, এমনকি মাংস খাওয়া হিন্দুরাও বেশিরভাগ দিন ল্যাকটো-নিরামিষ খাবার খায়। সামগ্রিকভাবে, ভারত মাথাপিছু সবচেয়ে কম পরিমাণে মাংস খায়। মাছের ঝোল হলো মসলাযুক্ত মাছের ভাপে সিদ্ধ খাদ্য, বিশেষ করে বাঙালি খাবারে। মাংসাশী হিন্দুরা প্রায়ই অন্য সব মাংসকে গরুর মাংস থেকে আলাদা করে। গরুর প্রতি শ্রদ্ধা হিন্দু বিশ্বাসের অংশ, এবং অধিকাংশ হিন্দুরা গরুর মাংস এড়িয়ে যায় কারণ গরুকে মাতৃদেবী পশু হিসেবে বিবেচনা করা হয়, পরিবারের অন্য সদস্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নেপালের হিন্দু সম্প্রদায়ের ছোট সংখ্যালঘু গাধিমাই উৎসবে মহিষ বলি দিয়েছিল, কিন্তু গরুকে মহিষ বা অন্যান্য লাল মাংসের উৎস থেকে আলাদা বিবেচনা করুন। যাইহোক, মহিষের বলি ২০১৫ সালে গাধিমাই মন্দির ট্রাস্ট নিষিদ্ধ করেছিল। ভিয়েতনামের চাম হিন্দুরাও গরুর মাংস খায় না। কিছু মাংসাশী হিন্দু দশেরা, জন্মাষ্টমী, দিওয়ালি প্রভৃতি শুভ দিনে মাংসাহীন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকে।
মহিষের বলি ২০১৫ সালে কারা নিষিদ্ধ করেছিল?
{ "answer_start": [ 1230, 1230 ], "text": [ "গাধিমাই মন্দির ট্রাস্ট", "গাধিমাই মন্দির ট্রাস্ট" ] }
bn_wiki_1553_05
ভোজনপ্রণালী (হিন্দুধর্ম)
যদিও ভারতীয় হিন্দুদের একটি বড় অংশ নিরামিষভোজী, কিন্তু অধিকাংশই ডিম, মাছ, মুরগি ও মাংস খায় না। প্রবাসী হিন্দুদের, অনুমান অনুসারে, সুরিনামে হিন্দুদের মধ্যে মাত্র ১০% নিরামিষভোজী এবং ঘানায় হিন্দুদের পাঁচ শতাংশেরও কম নিরামিষাশী। বাটার চিকেন, ভারতীয় উপমহাদেশে পাওয়া অনেক মাংসের প্রস্তুতির মধ্যে একটি। মুরগি ভারতীয়দের মধ্যে মাংস খাওয়ার অন্যতম প্রধান উৎস। আমিষভোজী ভারতীয়রা বেশিরভাগই মুরগি, মাছ, অন্যান্য সামুদ্রিক খাবার, ছাগল ও ভেড়াকে মাংসের উৎস হিসেবে পছন্দ করে। ভারতের পূর্বাঞ্চলে মাছ অধিকাংশ সম্প্রদায়ের প্রধান। উপকূলীয় দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতেও মাছ প্রধান। তবে, এটা লক্ষ করা উচিত যে ভারতের অন্যান্য অংশে, এমনকি মাংস খাওয়া হিন্দুরাও বেশিরভাগ দিন ল্যাকটো-নিরামিষ খাবার খায়। সামগ্রিকভাবে, ভারত মাথাপিছু সবচেয়ে কম পরিমাণে মাংস খায়। মাছের ঝোল হলো মসলাযুক্ত মাছের ভাপে সিদ্ধ খাদ্য, বিশেষ করে বাঙালি খাবারে। মাংসাশী হিন্দুরা প্রায়ই অন্য সব মাংসকে গরুর মাংস থেকে আলাদা করে। গরুর প্রতি শ্রদ্ধা হিন্দু বিশ্বাসের অংশ, এবং অধিকাংশ হিন্দুরা গরুর মাংস এড়িয়ে যায় কারণ গরুকে মাতৃদেবী পশু হিসেবে বিবেচনা করা হয়, পরিবারের অন্য সদস্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নেপালের হিন্দু সম্প্রদায়ের ছোট সংখ্যালঘু গাধিমাই উৎসবে মহিষ বলি দিয়েছিল, কিন্তু গরুকে মহিষ বা অন্যান্য লাল মাংসের উৎস থেকে আলাদা বিবেচনা করুন। যাইহোক, মহিষের বলি ২০১৫ সালে গাধিমাই মন্দির ট্রাস্ট নিষিদ্ধ করেছিল। ভিয়েতনামের চাম হিন্দুরাও গরুর মাংস খায় না। কিছু মাংসাশী হিন্দু দশেরা, জন্মাষ্টমী, দিওয়ালি প্রভৃতি শুভ দিনে মাংসাহীন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকে।
কারা চর্তু্মাসে পেঁয়াজ ও রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1076_01
অলিভার হার্ট
অলিভার সিমন ডি'আর্কি হার্ট (জন্ম ১৯৪৮) একজন ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ এবং হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। অর্থনীতিতে অবদানের জন্য তিনি ২০১৬ তে অর্থনীতিতে নোবেল স্মারক পুরস্কার লাভ করেন।অর্থনীতির কন্ট্রাক্ট থিওরি নিয়ে অনন্যসাধারণ গবেষণার স্বীকৃতি হিসেবে এ সম্মাননা পেলেন এ দুই অর্থনীতিবিদ। তাদের গবেষণার আওতা এতটাই ব্যাপক যে, বীমা পলিসি, নির্বাহীদের বেতন থেকে শুরু করে জেলখানার ব্যবস্থাপনাও এর আওতার মধ্যে পড়ে। গবেষণার মাধ্যমে ব্রিটিশ-আমেরিকান অর্থনীতিবিদ অলিভার হার্ট ও ফিনল্যান্ডের বেঙ্কট হলস্ট্রম অর্থনীতির কন্ট্রাক্ট থিওরিকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন বলে মনে করছেন নোবেল জুরিরা। অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করে প্রকাশিক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ দুই অর্থনীতিবিদ তাদের গবেষণায় প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীদের কার্যভিত্তিক বেতন, বীমা খাতে ডিডাকটিবলস (বীমা করার আগে গ্রহীতার অবশ্য প্রদেয় অর্থ) ও কোপেমেন্ট (স্বাস্থ্য বীমায় নির্দিষ্ট সেবার বিনিময়ে প্রদেয় অর্থ) এবং সরকারি খাতের বেসরকারীকরণসহ বহুমুখী বিভিন্ন চুক্তিভিত্তিক বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেছেন। বিভিন্ন খাতের নীতিনির্ধারণ ও সাংগঠনিক রূপরেখা এবং তাত্ত্বিক ভিত্তি তৈরিতে তাদের গবেষণা নিশ্চিতভাবেই অগ্রসর ভূমিকা পালন করতে যাচ্ছে। এছাড়া আলাদা আলাদাভাবে কাজ করতে গিয়ে শিক্ষক, স্বাস্থ্যকর্মী ও জেলখানার প্রহরীদের বেতন-ভাতা নির্ধারণের পন্থা নিয়েও আলোচনা করেছেন তারা, যা এদের বেতন নির্দিষ্ট হবে না কার্যভিত্তিক— তা নির্ধারণে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে স্কুল, হাসপাতাল বা জেলখানা সরকারি না বেসরকারি খাতে পরিচালিত হওয়া উচিত; সে বিষয়েও আলোচনা করেছেন তারা। নোবেল জুরিদের বিবৃতিতে আরো বলা হয়, চুক্তি ও সংগঠনের রূপরেখা বোঝায় সহায়ক ভূমিকা পালন করবে হার্ট ও হলস্ট্রম আলোচিত তত্ত্বগত নতুন পদ্ধতি।
অলিভার সিমন ডি'আর্কি হার্ট কোন বিষয়ে নোবেল পান?
{ "answer_start": [ 101, 101 ], "text": [ "অর্থনীতিতে", "অর্থনীতিতে" ] }
bn_wiki_1076_04
অলিভার হার্ট
অলিভার সিমন ডি'আর্কি হার্ট (জন্ম ১৯৪৮) একজন ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ এবং হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। অর্থনীতিতে অবদানের জন্য তিনি ২০১৬ তে অর্থনীতিতে নোবেল স্মারক পুরস্কার লাভ করেন।অর্থনীতির কন্ট্রাক্ট থিওরি নিয়ে অনন্যসাধারণ গবেষণার স্বীকৃতি হিসেবে এ সম্মাননা পেলেন এ দুই অর্থনীতিবিদ। তাদের গবেষণার আওতা এতটাই ব্যাপক যে, বীমা পলিসি, নির্বাহীদের বেতন থেকে শুরু করে জেলখানার ব্যবস্থাপনাও এর আওতার মধ্যে পড়ে। গবেষণার মাধ্যমে ব্রিটিশ-আমেরিকান অর্থনীতিবিদ অলিভার হার্ট ও ফিনল্যান্ডের বেঙ্কট হলস্ট্রম অর্থনীতির কন্ট্রাক্ট থিওরিকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন বলে মনে করছেন নোবেল জুরিরা। অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করে প্রকাশিক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ দুই অর্থনীতিবিদ তাদের গবেষণায় প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীদের কার্যভিত্তিক বেতন, বীমা খাতে ডিডাকটিবলস (বীমা করার আগে গ্রহীতার অবশ্য প্রদেয় অর্থ) ও কোপেমেন্ট (স্বাস্থ্য বীমায় নির্দিষ্ট সেবার বিনিময়ে প্রদেয় অর্থ) এবং সরকারি খাতের বেসরকারীকরণসহ বহুমুখী বিভিন্ন চুক্তিভিত্তিক বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেছেন। বিভিন্ন খাতের নীতিনির্ধারণ ও সাংগঠনিক রূপরেখা এবং তাত্ত্বিক ভিত্তি তৈরিতে তাদের গবেষণা নিশ্চিতভাবেই অগ্রসর ভূমিকা পালন করতে যাচ্ছে। এছাড়া আলাদা আলাদাভাবে কাজ করতে গিয়ে শিক্ষক, স্বাস্থ্যকর্মী ও জেলখানার প্রহরীদের বেতন-ভাতা নির্ধারণের পন্থা নিয়েও আলোচনা করেছেন তারা, যা এদের বেতন নির্দিষ্ট হবে না কার্যভিত্তিক— তা নির্ধারণে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে স্কুল, হাসপাতাল বা জেলখানা সরকারি না বেসরকারি খাতে পরিচালিত হওয়া উচিত; সে বিষয়েও আলোচনা করেছেন তারা। নোবেল জুরিদের বিবৃতিতে আরো বলা হয়, চুক্তি ও সংগঠনের রূপরেখা বোঝায় সহায়ক ভূমিকা পালন করবে হার্ট ও হলস্ট্রম আলোচিত তত্ত্বগত নতুন পদ্ধতি।
বেঙ্কট হলস্ট্রম কোন দেশের অর্থনীতিবিদ?
{ "answer_start": [ 467, 467 ], "text": [ "ফিনল্যান্ডের", "ফিনল্যান্ডের" ] }
bn_wiki_2843_01
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধ হলো ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত একটি বিপ্লব ও সশস্ত্র সংগ্রাম। পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান ও স্বাধিকার আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় এবং বাঙালি গণহত্যার প্রেক্ষিতে এই জনযুদ্ধ সংঘটিত হয়। যুদ্ধের ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। পশ্চিম পাকিস্তান-কেন্দ্রিক সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে মার্চ রাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালনা করে এবং নিয়মতান্ত্রিক গণহত্যা শুরু করে। এর মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী সাধারণ বাঙালি নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং পুলিশ ও ইপিআর কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফলকে অস্বীকার করে এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর পশ্চিম পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনের পর অচলাবস্থার প্রেক্ষিতে গণবিদ্রোহ দমনে পূর্ব পাকিস্তানব্যাপী শহর ও গ্রামাঞ্চলে ব্যাপক সামরিক অভিযান ও বিমানযুদ্ধ সংঘটিত হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ইসলামি দলগুলোর সমর্থন লাভ করে। সেনাবাহিনীর অভিযানে সহায়তার জন্য তারা ইসলামি মৌলবাদীদের নিয়ে আধা-সামরিক বাহিনী— রাজাকার, আল বদর ও আল শামস বাহিনী গঠন করে। পূর্ব পাকিস্তানের উর্দু-ভাষী বিহারিরাও সেনাবাহিনীকে সমর্থন করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পাকিস্তানি সৈন্য ও তাদের সহায়তাকারী আধা-সামরিক বাহিনী কর্তৃক গণহত্যা, উচ্ছেদ ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। রাজধানী ঢাকায় অপারেশন সার্চলাইট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যাসহ একাধিক গণহত্যা সংঘটিত হয়। প্রায় এক কোটি বাঙালি শরণার্থী হিসেবে ভারতে আশ্রয় নেয় এবং আরও তিন কোটি মানুষ দেশের অভ্যন্তরে উদ্বাস্তু হয়। বাঙালি ও উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে দাঙ্গার সূত্রপাত হয়। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতাকে বুদ্ধিজীবীরা গণহত্যা হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকেন। বাঙালি সামরিক, আধা-সামরিক ও বেসামরিক নাগরিকদের সমন্বয়ে গঠিত মুক্তিবাহিনী চট্টগ্রাম থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচার করে। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস প্রাথমিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী ও ১১ জন সেক্টর কমান্ডারের নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনা করে। তাদের তৎপরতায় যুদ্ধের প্রথম কয়েক মাসেই বেশকিছু শহর ও অঞ্চল মুক্তি লাভ করে। বর্ষাকালের শুরু থেকেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী আরও তৎপর হয়ে উঠতে থাকে। বাঙালি গেরিলা যোদ্ধারা নৌবাহিনীর ওপর অপারেশন জ্যাকপটসহ ব্যাপক আক্রমণ চালাতে থাকে। নবগঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনী পাকিস্তানি ঘাঁটিগুলোর উপর বিমান হামলা চালাতে থাকে। নভেম্বরের মধ্যে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি বাহিনীকে রাতের বেলায় ব্যারাকে আবদ্ধ করে ফেলে। একই সময়ের মধ্যে তারা শহরের বাইরে দেশের অধিকাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতেও সক্ষম হয়।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কী?
{ "answer_start": [ 47, 47 ], "text": [ "১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত একটি বিপ্লব ও সশস্ত্র সংগ্রাম", "১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত একটি বিপ্লব ও সশস্ত্র সংগ্রাম" ] }
bn_wiki_2843_02
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধ হলো ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত একটি বিপ্লব ও সশস্ত্র সংগ্রাম। পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান ও স্বাধিকার আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় এবং বাঙালি গণহত্যার প্রেক্ষিতে এই জনযুদ্ধ সংঘটিত হয়। যুদ্ধের ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। পশ্চিম পাকিস্তান-কেন্দ্রিক সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে মার্চ রাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালনা করে এবং নিয়মতান্ত্রিক গণহত্যা শুরু করে। এর মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী সাধারণ বাঙালি নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং পুলিশ ও ইপিআর কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফলকে অস্বীকার করে এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর পশ্চিম পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনের পর অচলাবস্থার প্রেক্ষিতে গণবিদ্রোহ দমনে পূর্ব পাকিস্তানব্যাপী শহর ও গ্রামাঞ্চলে ব্যাপক সামরিক অভিযান ও বিমানযুদ্ধ সংঘটিত হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ইসলামি দলগুলোর সমর্থন লাভ করে। সেনাবাহিনীর অভিযানে সহায়তার জন্য তারা ইসলামি মৌলবাদীদের নিয়ে আধা-সামরিক বাহিনী— রাজাকার, আল বদর ও আল শামস বাহিনী গঠন করে। পূর্ব পাকিস্তানের উর্দু-ভাষী বিহারিরাও সেনাবাহিনীকে সমর্থন করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পাকিস্তানি সৈন্য ও তাদের সহায়তাকারী আধা-সামরিক বাহিনী কর্তৃক গণহত্যা, উচ্ছেদ ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। রাজধানী ঢাকায় অপারেশন সার্চলাইট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যাসহ একাধিক গণহত্যা সংঘটিত হয়। প্রায় এক কোটি বাঙালি শরণার্থী হিসেবে ভারতে আশ্রয় নেয় এবং আরও তিন কোটি মানুষ দেশের অভ্যন্তরে উদ্বাস্তু হয়। বাঙালি ও উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে দাঙ্গার সূত্রপাত হয়। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতাকে বুদ্ধিজীবীরা গণহত্যা হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকেন। বাঙালি সামরিক, আধা-সামরিক ও বেসামরিক নাগরিকদের সমন্বয়ে গঠিত মুক্তিবাহিনী চট্টগ্রাম থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচার করে। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস প্রাথমিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী ও ১১ জন সেক্টর কমান্ডারের নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনা করে। তাদের তৎপরতায় যুদ্ধের প্রথম কয়েক মাসেই বেশকিছু শহর ও অঞ্চল মুক্তি লাভ করে। বর্ষাকালের শুরু থেকেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী আরও তৎপর হয়ে উঠতে থাকে। বাঙালি গেরিলা যোদ্ধারা নৌবাহিনীর ওপর অপারেশন জ্যাকপটসহ ব্যাপক আক্রমণ চালাতে থাকে। নবগঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনী পাকিস্তানি ঘাঁটিগুলোর উপর বিমান হামলা চালাতে থাকে। নভেম্বরের মধ্যে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি বাহিনীকে রাতের বেলায় ব্যারাকে আবদ্ধ করে ফেলে। একই সময়ের মধ্যে তারা শহরের বাইরে দেশের অধিকাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতেও সক্ষম হয়।
অপারেশন সার্চলাইট কবে পরিচালিত হয়?
{ "answer_start": [ 417, 417 ], "text": [ "১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে মার্চ রাতে", "১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে মার্চ রাতে" ] }
bn_wiki_2843_03
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধ হলো ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত একটি বিপ্লব ও সশস্ত্র সংগ্রাম। পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান ও স্বাধিকার আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় এবং বাঙালি গণহত্যার প্রেক্ষিতে এই জনযুদ্ধ সংঘটিত হয়। যুদ্ধের ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। পশ্চিম পাকিস্তান-কেন্দ্রিক সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে মার্চ রাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালনা করে এবং নিয়মতান্ত্রিক গণহত্যা শুরু করে। এর মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী সাধারণ বাঙালি নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং পুলিশ ও ইপিআর কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফলকে অস্বীকার করে এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর পশ্চিম পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনের পর অচলাবস্থার প্রেক্ষিতে গণবিদ্রোহ দমনে পূর্ব পাকিস্তানব্যাপী শহর ও গ্রামাঞ্চলে ব্যাপক সামরিক অভিযান ও বিমানযুদ্ধ সংঘটিত হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ইসলামি দলগুলোর সমর্থন লাভ করে। সেনাবাহিনীর অভিযানে সহায়তার জন্য তারা ইসলামি মৌলবাদীদের নিয়ে আধা-সামরিক বাহিনী— রাজাকার, আল বদর ও আল শামস বাহিনী গঠন করে। পূর্ব পাকিস্তানের উর্দু-ভাষী বিহারিরাও সেনাবাহিনীকে সমর্থন করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পাকিস্তানি সৈন্য ও তাদের সহায়তাকারী আধা-সামরিক বাহিনী কর্তৃক গণহত্যা, উচ্ছেদ ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। রাজধানী ঢাকায় অপারেশন সার্চলাইট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যাসহ একাধিক গণহত্যা সংঘটিত হয়। প্রায় এক কোটি বাঙালি শরণার্থী হিসেবে ভারতে আশ্রয় নেয় এবং আরও তিন কোটি মানুষ দেশের অভ্যন্তরে উদ্বাস্তু হয়। বাঙালি ও উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে দাঙ্গার সূত্রপাত হয়। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতাকে বুদ্ধিজীবীরা গণহত্যা হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকেন। বাঙালি সামরিক, আধা-সামরিক ও বেসামরিক নাগরিকদের সমন্বয়ে গঠিত মুক্তিবাহিনী চট্টগ্রাম থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচার করে। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস প্রাথমিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী ও ১১ জন সেক্টর কমান্ডারের নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনা করে। তাদের তৎপরতায় যুদ্ধের প্রথম কয়েক মাসেই বেশকিছু শহর ও অঞ্চল মুক্তি লাভ করে। বর্ষাকালের শুরু থেকেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী আরও তৎপর হয়ে উঠতে থাকে। বাঙালি গেরিলা যোদ্ধারা নৌবাহিনীর ওপর অপারেশন জ্যাকপটসহ ব্যাপক আক্রমণ চালাতে থাকে। নবগঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনী পাকিস্তানি ঘাঁটিগুলোর উপর বিমান হামলা চালাতে থাকে। নভেম্বরের মধ্যে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি বাহিনীকে রাতের বেলায় ব্যারাকে আবদ্ধ করে ফেলে। একই সময়ের মধ্যে তারা শহরের বাইরে দেশের অধিকাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতেও সক্ষম হয়।
মুক্তিযুদ্ধের সমাপ্তি কীভাবে ঘটে?
{ "answer_start": [ 862, 862 ], "text": [ "পশ্চিম পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে", "পশ্চিম পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে" ] }
bn_wiki_2843_05
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধ হলো ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত একটি বিপ্লব ও সশস্ত্র সংগ্রাম। পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান ও স্বাধিকার আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় এবং বাঙালি গণহত্যার প্রেক্ষিতে এই জনযুদ্ধ সংঘটিত হয়। যুদ্ধের ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। পশ্চিম পাকিস্তান-কেন্দ্রিক সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে মার্চ রাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালনা করে এবং নিয়মতান্ত্রিক গণহত্যা শুরু করে। এর মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী সাধারণ বাঙালি নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং পুলিশ ও ইপিআর কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফলকে অস্বীকার করে এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর পশ্চিম পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনের পর অচলাবস্থার প্রেক্ষিতে গণবিদ্রোহ দমনে পূর্ব পাকিস্তানব্যাপী শহর ও গ্রামাঞ্চলে ব্যাপক সামরিক অভিযান ও বিমানযুদ্ধ সংঘটিত হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ইসলামি দলগুলোর সমর্থন লাভ করে। সেনাবাহিনীর অভিযানে সহায়তার জন্য তারা ইসলামি মৌলবাদীদের নিয়ে আধা-সামরিক বাহিনী— রাজাকার, আল বদর ও আল শামস বাহিনী গঠন করে। পূর্ব পাকিস্তানের উর্দু-ভাষী বিহারিরাও সেনাবাহিনীকে সমর্থন করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পাকিস্তানি সৈন্য ও তাদের সহায়তাকারী আধা-সামরিক বাহিনী কর্তৃক গণহত্যা, উচ্ছেদ ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। রাজধানী ঢাকায় অপারেশন সার্চলাইট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যাসহ একাধিক গণহত্যা সংঘটিত হয়। প্রায় এক কোটি বাঙালি শরণার্থী হিসেবে ভারতে আশ্রয় নেয় এবং আরও তিন কোটি মানুষ দেশের অভ্যন্তরে উদ্বাস্তু হয়। বাঙালি ও উর্দুভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে দাঙ্গার সূত্রপাত হয়। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতাকে বুদ্ধিজীবীরা গণহত্যা হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকেন। বাঙালি সামরিক, আধা-সামরিক ও বেসামরিক নাগরিকদের সমন্বয়ে গঠিত মুক্তিবাহিনী চট্টগ্রাম থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচার করে। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস প্রাথমিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী ও ১১ জন সেক্টর কমান্ডারের নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনা করে। তাদের তৎপরতায় যুদ্ধের প্রথম কয়েক মাসেই বেশকিছু শহর ও অঞ্চল মুক্তি লাভ করে। বর্ষাকালের শুরু থেকেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী আরও তৎপর হয়ে উঠতে থাকে। বাঙালি গেরিলা যোদ্ধারা নৌবাহিনীর ওপর অপারেশন জ্যাকপটসহ ব্যাপক আক্রমণ চালাতে থাকে। নবগঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনী পাকিস্তানি ঘাঁটিগুলোর উপর বিমান হামলা চালাতে থাকে। নভেম্বরের মধ্যে মুক্তিবাহিনী পাকিস্তানি বাহিনীকে রাতের বেলায় ব্যারাকে আবদ্ধ করে ফেলে। একই সময়ের মধ্যে তারা শহরের বাইরে দেশের অধিকাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতেও সক্ষম হয়।
ইসলামি মৌলবাদী কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0386_04
গরুর গাড়ি ব্যবহার
সভ্যতার প্রায় উন্মেষকাল থেকেই গরুর গাড়ি এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার প্রায় সর্বত্রই ছিল যাতায়াত ও পরিবহনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ যান। কিন্তু পশ্চিম ইউরোপে পরে দ্রুতগামী ঘোড়ায় টানা গাড়ির ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিবহন ও যাতায়াতের মাধ্যম হিসেবে গরুর গাড়ির ব্যবহার কমে আসে। পরবর্তীকালে যন্ত্রচালিত লাঙল বা পাওয়ার টিলার এবং নানাবিধ যন্ত্রযানের উদ্ভবের ফলে এখন ঐ অঞ্চলে গরুর গাড়ির ঐতিহ্য কেবলমাত্র টিকে রয়েছে নানারকম লোকসংস্কৃতি ও তাকে ভিত্তি করে নানা মেলা-অনুষ্ঠানে। আবার আফ্রিকার বহু জায়গায় প্রবল জঙ্গলাকীর্ণ ভূমিরূপের কারণে সেখানে পথঘাট যেকোনও রকম গাড়ি চালনারই অনুপযুক্ত ছিল। তাই এইসব জায়গার মানুষদের মধ্যে গরুর গাড়ি সংক্রান্ত কোনও ধারণার প্রচলনই ছিল না। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকায় যখন ওলন্দাজ ঔপনিবেশিকরা প্রবেশ করতে থাকে, বহুক্ষেত্রেই তারা বাহন হিসেবে গরুর গাড়িকে ব্যবহার করে। ঊনবিংশ শতাব্দীর বিভিন্ন জনপ্রিয় উপন্যাসেও তাই আমরা দক্ষিণ আফ্রিকায় যাতায়াত ও মালবহনের উপায় হিসেবে গরুর গাড়ির উল্লেখ দেখতে পাই। উদাহরণস্বরূপ আমরা এক্ষেত্রে এইচ. রাইডার হ্যাগার্ড'এর বিখ্যাত উপন্যাস কিং সলোমনস মাইনস 'এর উল্লেখ করতে পারি। এক্ষেত্রে তারা গরুর গাড়ির আরেকটি ব্যবহার জনপ্রিয় করে তোলে। রাত্রিতে বিশ্রাম নেওয়ার সময় বা বিপদে পড়লে তারা প্রায়শই গরুর গাড়িগুলোকে গোল করে সাজিয়ে একধরনের দুর্গ গড়ে তুলে তার মধ্যে আশ্রয় নিত। গরুর বা ঘোড়ার গাড়িকে ব্যবহার করে এইধরনের দুর্গ গড়ে তোলার রেওয়াজ অবশ্য আমরা এর অনেক আগে থেকেই দেখতে পাই। চেঙ্গিজ খানের নাতি বাতু খানের নেতৃত্বে ত্রয়োদশ শতাব্দীতে রাশিয়া ও পূর্ব ইউরোপে যে মোঙ্গল আক্রমণ চলে সেখানে তার প্রতিরোধে স্থানীয় অধিবাসীদের দ্বারা গরুর গাড়ির এই ধরনের ব্যবহারের কথা আমরা জানতে পারি। বিশেষ করে কালকার যুদ্ধে কিয়েভ রুশেরা এই ধরনের গাড়িনির্মিত চলমান দুর্গ তৈরি করে মঙ্গোল আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। পূর্ব ইউরোপ ও এশিয়ার বহু অংশে গ্রামীণ অঞ্চলে মূলত মাল পরিবহনের কাজে গরুর গাড়ির ব্যবহার এখনও প্রচলিত আছে।এক সময় গ্রামে গরুর গাড়িই ছিল প্রধান বাহন।
খ্রিস্টজন্মের ১৬০০ থেকে ১৫০০ বছর আগে কোথায় গরুর গাড়ির প্রচলন ছিল?
{ "answer_start": [], "text": [] }