_id
stringlengths
17
22
url
stringlengths
42
314
title
stringlengths
2
36
text
stringlengths
100
7.67k
score
float64
0.5
1
views
float64
23
18.1k
20231101.bn_5114_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
যক্ষ্মা
যখন কোন এ্যান্টিবায়োটিক যক্ষ্মা রোগের সকল জীবাণু ধ্বংস করতে ব্যর্থ হয় তখনই ঔষধ প্রতিরোধক যক্ষ্মার সূত্রপাত হয়।
1
5,301.563166
20231101.bn_5114_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
যক্ষ্মা
বক্ষব্যাধি ক্লিনিক/হাসপাতাল, নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র, এনজিও ক্লিনিক ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সমূহে বিনামূল্যে কফ পরীক্ষা, রোগ নির্ণয়সহ যক্ষ্মার চিকিৎসা করা হয় ও ঔষধ দেয়া হয়।
0.5
5,301.563166
20231101.bn_5114_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
যক্ষ্মা
যক্ষ্মার সংক্রমণের ৮-১০ সপ্তাহ পরে তা ত্বকের পরীক্ষায় ধরা পড়ে। তার আগে পরীক্ষা করলে ধরা নাও পড়তে পারে
0.5
5,301.563166
20231101.bn_5114_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
যক্ষ্মা
এইডস এর মতো কোন রোগের কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে অনেকসময় পরীক্ষায় যক্ষ্মা রোগ ধরা পড়ে না। এছাড়া এইডস এবং যক্ষ্মা রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ গুলো প্রায় এক রকম হওয়ায় এইডস রোগীদের যক্ষ্মা রোগ নির্ণয়ের বিষয়টি জটিল হয়ে থাকে।
0.5
5,301.563166
20231101.bn_5114_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
যক্ষ্মা
হামের টিকা নিলে এগুলোতে অনেক সময় জীবন্ত জীবাণু (Live virus) থাকে, এর জন্য ত্বক পরীক্ষায় যক্ষ্মা ধরা নাও পড়তে পারে।
0.5
5,301.563166
20231101.bn_91068_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
কামসূত্র
অনেক পাশ্চাত্য পণ্ডিত কামসূত্রকে তান্ত্রিক যৌনতার পাঠ্যগ্রন্থ মনে করেন। তা ভুল। হিন্দু তন্ত্র ঐতিহ্যে যৌনাচারের প্রয়োগ ব্যাপক হলেও, কামসূত্র তান্ত্রিক গ্রন্থ নয়। এখানে কোনো তান্ত্রিক ধর্মানুশীলনের কথা বলা হয়নি।
0.5
5,287.791739
20231101.bn_91068_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
কামসূত্র
অনুবাদ কামসূত্র গ্রন্থের সর্বাধিক প্রসিদ্ধ ইংরেজি অনুবাদটি ১৮৮৩ সালে ব্যক্তিগতভাবে প্রকাশিত হয়। এই অনুবাদটি বিশিষ্ট প্রাচ্যবিদ ও লেখক স্যার রিচার্ড ফ্রান্সিস বার্টনের নামাঙ্কিত। তবে বার্টনের বন্ধু ইন্ডিয়ান সিভিল সারভেন্ট ফস্টার ফিজগেরাল্ড আরবুটনটের নির্দেশনায় মূল কাজটি করেছিলেন অগ্রণী ভারতীয় পুরাতত্ত্ববিদ ভগবানলাল ইন্দ্রজি। এই কাজে তাকে সহায়তা করেন শিবরাম পরশুরাম ভিদে নামক তার এক ছাত্র। বার্টন এই অনুবাদের প্রকাশের কাজটি করেন। এছাড়া একাধিক পাদটীকা সন্নিবেশিত করে তিনি গ্রন্থটির সম্পাদনাও করেছিলেন। তার সম্পাদনার ভাষা ছিল একাধারে রসিকতা ও পাণ্ডিত্যপূর্ণ। ভূমিকায় তিনি লিখেছিলেন:
0.5
5,287.791739
20231101.bn_91068_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
কামসূত্র
বাৎস্যায়নকে পাদপ্রদীপের আলোকে এনে কীভাবে তাঁর রচনা ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ করা হল, তা জানবার জন্য অনেকেই উৎসুক হবেন। ব্যাপারটি ঘটেছিল এইভাবে। পণ্ডিতদের সঙ্গে বসে ‘অনঙ্গরঙ্গ’ অনুবাদ করতে গিয়ে বারংবার কোনো এক বাৎস্যার নাম রচনাসূত্র হিসেবে উঠে আসছিল। বাৎস্যা ঋষির মতে এই, বাৎস্যা ঋষির মতে তাই। বাৎস্যা ঋষি এই বলেছে, এবং এই রকম আরো কত কি। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগল যে এই বাৎস্যা ঋষিটি কে। পণ্ডিতেরা উত্তর দিলেন বাৎস্যা সংস্কৃত সাহিত্যে প্রেমের উপর এক প্রামাণ্য গ্রন্থের রচয়িতা। কোনো সংস্কৃত পাঠাগারই তাঁর রচনা ছাড়া সম্পূর্ণ হয় না। এবং এও জানলাম যে তাঁর রচনার সম্পূর্ণাংশ একসঙ্গে পাওয়াও এখন দুষ্কর। বোম্বাইতে যে রক্ষিত পাণ্ডুলিপিটিতে অনেক ভুলভ্রান্তি ছিল। তাই পণ্ডিতেরা বারাণসী, কলকাতা ও জয়পুরের সংস্কৃত পাঠাগারগুলিতে লিখে সেখান থেকে পাণ্ডুলিপি আনানোর বন্দোবস্ত করলেন। সেখানকার পাণ্ডুলিপির প্রতিলিপি এসে পৌঁছালে, সেগুলিকে পরস্পরের সঙ্গে তুলনা করে দেখা হল। তারপর ‘জয়মঙ্গল’ নামে এক টীকার সাহায্যে সমগ্র পাণ্ডুলিপির একটি সংশোধিত প্রতিলিপি প্রস্তুত করা হল। এই প্রতিলিপিটিই ইংরেজিতে অনুবাদ করা হয়েছে। নিচে মুখ্য পণ্ডিতের শংসাপত্রটি দেওয়া হল:
0.5
5,287.791739
20231101.bn_91068_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
কামসূত্র
এই গ্রন্থের বিভিন্ন প্রতিলিপির সঙ্গে তুলনা করার পর সহকারী প্রতিলিপিটি আমি নিজে সংশোধন করেছি। প্রথম পাঁচটি খণ্ডের সংশোধনের কাজে সাহায্য করেছে ‘জয়মঙ্গল’ নামক টীকাটি। কিন্তু অবশিষ্ট কাজটি বেশ জটিল আকার নেয়। একটি প্রতিলিপি মোটামুটি সঠিক হলেও, অন্যগুলি প্রায় পুরোটাই ছিল ভুলে ভরা। যাই হোক, যে অংশটি একাধিক ক্ষেত্রে পাওয়া গেছে, সেইটিই সঠিক বলে গ্রহণ করেছি।</blockquote>
0.5
5,287.791739
20231101.bn_91068_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
কামসূত্র
তার নিজের অনুবাদের ভূমিকায় শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্মীয় ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপিকা ওয়েন্ডি ডনিগার লিখেছেন, "managed to get a rough approximation of the text published in English in 1883, nasty bits and all"। ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অফ ইন্দোলজির ভাষাতাত্ত্বিক ও সংস্কৃতবিদ অধ্যাপক ক্লোডুইগ ওয়েরবা মনে করেন ১৮৮৩ সালে অনুবাদের স্থান ১৮৯৭ সালের রিচার্ড সিমিড প্রকাশিত আকাদেমিক জার্মান-লাতিন গ্রন্থের পরে।
1
5,287.791739
20231101.bn_91068_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
কামসূত্র
ওয়েন্ডি ডনিগার ও হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর স্টাডি অফ ওয়ার্ল্ড রিলিজিয়নের ভারতীয় মনোবিশ্লেষক ও সিনিয়র ফেলো সুধীর কক্কড় অনূদিত ইংরেজি অনুবাদটিই এই গ্রন্থের প্রামাণ্য অনুবাদ। ২০০২ সালে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে এটি প্রকাশিত হয়। ডনিগার সংস্কৃত বিষয়বস্তু সম্পাদনা করেন এবং কক্কড় গ্রন্থের মনোবিশ্লেষণী ব্যাখ্যা দেন।
0.5
5,287.791739
20231101.bn_91068_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
কামসূত্র
ইন্দ্র সিনহা কৃত একটি উল্লেখযোগ্য অনুবাদ প্রকাশিত হয় ১৯৮০ সালে। ১৯৯০-এর দশকের প্রথম দিকে এই অনুবাদের যৌন ভঙ্গিমা সংক্রান্ত অধ্যায়টি ইন্টারনেটে ব্যাপক প্রচার লাভ করে। কেউ কেউ এই অংশটিকে সমগ্র কামসূত্র বলে ধরে নেন।দ্য কমপ্লিট কামসূত্র নামে আর একটি উল্লেখযোগ্য অনুবাদ ১৯৯৪ সালে অ্যালান ড্যানিলোর নামে প্রকাশিত হয়। এই অনুবাদ প্রথমে ফরাসিতে ও পরে ইংরেজিতে করা হয়। মধ্যযুগীয় ও আধুনিক টীকা সহ বাৎস্যায়নের মূল রচনা এই অনুবাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অ্যালান ড্যানিলোর অনুবাদে অনেক মূল স্তবকচ্ছেদ রক্ষিত হয়েছে যা ১৮৮৩ সালের সংস্করণে করা হয়নি। এছাড়া তিনি মূল রচনার সঙ্গে পাদটীকাও যোগ করেননি। তিনি দুটি গুরুত্বপূর্ণ টীকার ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থভুক্ত করেছিলেন:
0.5
5,287.791739
20231101.bn_91068_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
কামসূত্র
ড্যানিলো ব্রাহ্মণ ছাড়া সকল সংস্কৃত শব্দের ইংরেজিতে আক্ষরিক অনুবাদ করেছিলেন। তিনি যৌনাঙ্গের নামের বিষয়ে মূলের সূত্র ত্যাগ করেন। গ্রন্থের পুরনো অনুবাদগুলিতে যেভাবে "লিঙ্গম " বা "যোনি " কথাদুটি ব্যবহৃত হয়েছে, তার বিরোধিতা করে তিনি বলেন, বর্তমানে হিন্দুদের কাছে এই দুটি শব্দ কেবল শিব ও তার স্ত্রীর যৌনাঙ্গ বোঝায়। তার মতে, মানব যৌনাঙ্গের নাম হিসেবে এগুলির উল্লেখ ধর্মবিরুদ্ধ। "লিঙ্গম" শব্দের অর্থ কেবলমাত্র "যৌনাঙ্গ" – এই মত নিয়ে এস এন বালগঙ্গাধরের মতো পণ্ডিতেরও দ্বিমত আছে।
0.5
5,287.791739
20231101.bn_91068_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0
কামসূত্র
পুরাণ মতে মহাদেবের অনুচর নন্দী হর পার্বতীর কথোপকথন শুনে রচনা করেন রতিশাস্ত্র। মহর্ষি উদ্দালিকের পুত্র শ্বেতকেতু তা থেকে একটি সুন্দর গ্রন্থ রচনা করেন। তারপর বাভ্রব্য নামে উত্তর ভারতের একজন ঋষি তাকে সুন্দর ভাবে ১৫০ টি পরিচ্ছেদে ভাগ করে তা বিশ্লেষণ করেন। বাভ্রব্যের এই পুস্তক সারা বিশ্বের পণ্ডিত ও লেখক সমাজে বিশেষ প্রশংসা লাভ করে। গ্রন্থটির বিভিন্ন অধ্যায়কে আরও বিশদ ভাবে ব্যাখ্যা করে ভারতের ঋষিরা বিভিন্ন গ্রন্থ রচনা করেন।
0.5
5,287.791739
20231101.bn_1096_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F
ক্রিকেট
একজন ব্যাটসম্যান আউট হয়ে গেলে তার স্থানে আরেকজন ব্যাটসম্যান ব্যাট করতে নামে। যখন ব্যাটিং দলের দশম ব্যাটসম্যান আউট হয়ে যায় তখন সে দলের ইনিংস শেষ হয়। দশ জন ব্যাটসম্যান আউট হওয়াকে বলে অল আউট। (সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ইনিংস শেষ হয় যদি কোন দল অলআউট হয় অথবা দল পূর্বনির্ধারিত সংখ্যক ওভার খেলে ফেলে।) ইনিংস শেষে ব্যাটিং করা দল ফিল্ডিং এবং ফিল্ডিং করা দল ব্যাটিং করতে নামে।
0.5
5,181.184812
20231101.bn_1096_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F
ক্রিকেট
সাধারণত যে দল বেশি রান করে সে দল বিজয়ী হয়। তবে বিভিন্ন অবস্থায় জয়ের সংজ্ঞা বিভিন্ন হয়। উদাহরণস্বরুপ বলা যায় বৃষ্টির কারণে সীমিত ওভারের খেলার ওভার সংখ্যা কমিয়ে আনা হতে পারে, অথবা ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি অবলম্বন করে বিজয়ী নির্ধারন করা হতে পারে।
0.5
5,181.184812
20231101.bn_1096_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F
ক্রিকেট
যদি শেষে ব্যাট করা দলের বিপক্ষ দলের করা রানের চেয়ে কম রান করে সবাই আউট হয়ে যায় তবে সে দল "(n) রানে হেরেছে" বলা হয় (যেখানে (n) দুই দলের রানের পার্থক্য নির্দেশ করে)। যদি শেষে ব্যাট করা দল সবাই আউট হওয়ার আগেই বিপক্ষ দলের করা রানের চেয়ে বেশি রান করে তখন সে দল "(n) উইকেটে জিতেছে" বলা হয় (যেখানে (n) ১০ ও জয়ী দলের কতটি উইকেট পড়েছে তার পার্থক্য নির্দেশ করে)।
0.5
5,181.184812
20231101.bn_1096_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F
ক্রিকেট
যেসব খেলায় প্রতি দলের দু'টি ইনিংস থাকে তাদের ক্ষেত্রে যদি কোন দল প্রথম ও দ্বিতীয় ইনিংস মিলিয়ে বিপক্ষ দলের প্রথম ইনিংসের সমান রান করতে না পারে তবে এবং ২য় ইনিংসে সবাই আউট হয়ে যায় তবে বিপক্ষ দলকে আর ব্যাট করতে হয় না ও তারা ইনিংস ও (n) রানে জিতেছে বলা হয় (যেখানে (n) দুই দলের রানের পার্থক্য নির্দেশ করে)।
0.5
5,181.184812
20231101.bn_1096_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F
ক্রিকেট
যদি সব ব্যাটসম্যান আউট হওয়ার পর দুই দলের রান সমান হয় তাহলে টাই হয়। প্রতি দলে দুই ইনিংসের খেলাতে টাই প্রায় দেখাই যায় না। গতানুগতিক খেলাতে যদি বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে কোন দল জিততে না পারে তবে খেলাটিকে ড্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
1
5,181.184812
20231101.bn_1096_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F
ক্রিকেট
যেসব খেলায় একটি দল কেবল একটি ইনিংস খেলে সেসব খেলাতে সাধারণত নির্দিষ্ট সংখ্যক ওভারের বাধ্যবাধকতা দেয়া থাকে। এগুলো সীমিত ওভারের অথবা একদিনের খেলা হিসেবে পরিচিত। এতে যে দল বেশি রান করে তারাই জিতে এবং এই খেলার ফলাফলে উইকেটের কোন মূল্য নেই বলে এসব খেলায় ড্র হয় না। যদি আবহাওয়ার কারণে এই খেলায় সাময়িক বিঘ্ণ ঘটে তাহলে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি নামে একটি সূত্রের মাধ্যমে খেলার জেতার লক্ষ্যমাত্রা পুনঃনির্ধারিত হয়। একদিনের খেলার ফলাফল অমীমাংসিত হতে পারে যদি কোন দলই একটি সর্বনিম্ন সংখ্যক ওভার খেলতে না পারে। আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণেই সাধারণত এ ঘটনা ঘটে।
0.5
5,181.184812
20231101.bn_1096_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F
ক্রিকেট
ক্রিকেট খেলায় ৪২টি ক্রিকেট আইন আছে, যা বিভিন্ন প্রধান ক্রিকেট-খেলুড়ে দেশের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে প্রণয়ন করেছে মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব। কোন বিশেষ খেলাতে দলগুলো সর্বসম্মতিক্রমে কোন আইন পরিবর্তন বা লঙ্ঘন করতে পারে। অন্যান্য আইনগুলো প্রধান আইনের সম্পূরক এবং বিভিন্ন পরিস্থিতি সামলাতে ব্যবহৃত হয়। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, সাম্প্রতিক সময়ে সীমিত ওভারের খেলায় পুরনো আদল থেকে বেরিয়ে ক্রিকেটকে আরো আকর্ষনীয় করতে ফিল্ডিং দলের ওপর কিছু বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হচ্ছে।
0.5
5,181.184812
20231101.bn_1096_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F
ক্রিকেট
একটি দল এগারজন খেলোয়াড় নিয়ে গঠিত হয়। খেলার দক্ষতার উপর নির্ভর করে এদেরকে বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান অথবা বোলার হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা যায়। যে-কোন ভারসাম্যপূর্ণ দলে সাধারণত পাঁচ থেকে ছয় জন বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান এবং চার থেকে পাঁচ জন বিশেষজ্ঞ বোলার থাকে। প্রতি দলেই একজন বিশেষজ্ঞ উইকেট রক্ষক থাকে। সাম্প্রতিককালে বিশেষজ্ঞ ফিল্ডারের ধারণা চালু হয়েছে এবং সমান গুরুত্ব পাচ্ছে। প্রতি দলে একজন অধিনায়ক থাকেন যিনি মাঠে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন।
0.5
5,181.184812
20231101.bn_1096_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F
ক্রিকেট
যে খেলোয়াড় বোলিং এবং ব্যাটিং উভয় ক্ষেত্রেই সমান পারদর্শী তিনি অল-রাউন্ডার হিসেবে পরিচিত। যিনি ব্যাটসম্যান ও উইকেটরক্ষণের কাজে পারদর্শী তিনি উইকেট-রক্ষক কাম ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত, যা কখনও কখনও বিশেষ ধরনের অল-রাউন্ডার হিসেবে বিবেচিত হয়। সত্যিকারের অল-রাউন্ডার দলের মূল্যবান খেলোয়াড় তবে এদের দেখা কমই মেলে। অধিকাংশ খেলোয়াড়ই হয় ব্যাটিং, না হয় বোলিংয়েই বেশি মনোযোগ দেন।
0.5
5,181.184812
20231101.bn_1210_0
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
ইন্টারনেট
অন্তৰ্জাল বা ইন্টারনেট হলো সারা পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত, পরস্পরের সাথে সংযুক্ত অনেকগুলো কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সমষ্টি যা জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত এবং যেখানে আইপি বা ইন্টারনেট প্রটোকল নামের এক প্রামাণ্য ব্যবস্থার মাধ্যমে ডেটা আদান-প্রদান করা হয়। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে অনেকে ইন্টারনেট এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবকে সমার্থক শব্দ হিসেবে গণ্য করলেও প্রকৃতপক্ষে শব্দদ্বয় ভিন্ন বিষয় নির্দেশ করে।
0.5
5,079.188559
20231101.bn_1210_1
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
ইন্টারনেট
ইন্টারনেট হচ্ছে ইন্টারকানেক্টেড নেট্ওয়ার্ক(interconnected network) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটা বিশেষ গেটওয়ে বা রাউটারের মাধ্যমে কম্পিউটার নেটওয়ার্কগুলো একে-অপরের সাথে সংযোগ করার মাধ্যমে গঠিত হয়। ইন্টারনেটকে প্রায়ই নেট বলা হয়ে থাকে।
0.5
5,079.188559
20231101.bn_1210_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
ইন্টারনেট
যখন সম্পূর্ণ আইপি নেটওয়ার্কের আন্তর্জাতিক সিস্টেমকে উল্লেখ করা হয় তখন ইন্টারনেট শব্দটিকে একটি নামবাচক বিশেষ্য মনে করা হয়।
0.5
5,079.188559
20231101.bn_1210_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
ইন্টারনেট
ইন্টারনেট এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব দৈনন্দিন আলাপচারিতায় প্রায়ই কোন পার্থক্য ছাড়া ব্যবহৃত হয়। যাইহোক, ইন্টারনেট এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব একই নয়। ইন্টারনেটের হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার পরিকাঠামো কম্পিউটারসমূহের মধ্যে একটি আন্তর্জাতিক তথ্য যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করে। বিপরীতে, ওয়েব ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রদত্ত পরিষেবাগুলির একটি। এটা পরস্পরসংযুক্ত কাগজপত্র এবং অন্যান্য সম্পদ সংগ্রহের, হাইপারলিংক এবং URL-দ্বারা সংযুক্ত।
0.5
5,079.188559
20231101.bn_1210_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
ইন্টারনেট
১৯৬০-এর দশকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর গবেষণা সংস্থা অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সি বা আরপা (ARPA) পরীক্ষামূলকভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাগারের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলে। প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতিতে তৈরি করা এই নেটওয়ার্ক আরপানেট (ARPANET) নামে পরিচিত ছিল। এতে প্রাথমিকভাবে যুক্ত ছিল। ইন্টারনেট ১৯৮৯ সালে আইএসপি দ্বারা সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। ১৯৯০ এর মাঝামাঝি থেকে
1
5,079.188559
20231101.bn_1210_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
ইন্টারনেট
First Monday, a peer-reviewed journal on the Internet established in 1996 as a Great Cities Initiative of the University Library of the University of Illinois at Chicago,
0.5
5,079.188559
20231101.bn_1210_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
ইন্টারনেট
"The Internet: Changing the Way We Communicate" in America's Investment in the Future, National Science Foundation, Arlington, Va. USA, 2000
0.5
5,079.188559
20231101.bn_1210_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
ইন্টারনেট
“Lessons from the History of the Internet” , Manuel Castells, in The Internet Galaxy, Ch. 1, pp 9–35, Oxford University Press, 2001,
0.5
5,079.188559
20231101.bn_1210_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F
ইন্টারনেট
"The Internet spreads its tentacles", Julie Rehmeyer, Science News, Vol. 171, No. 25, pp. 387–388, 23 June 2007
0.5
5,079.188559
20231101.bn_3567_2
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
ফ্রান্স
বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো জাতি-রাষ্ট্রের মধ্যে একটি হল ফ্রান্স। মধ্যযুগে ডিউক এবং রাজপুত্রদের রাজ্যগুলি একত্র হয়ে একজন মাত্র শাসকের অধীনে এসে ফ্রান্স গঠিত হয়। বর্তমানে ফ্রান্স এর পঞ্চম প্রজাতন্ত্র পর্যায়ে রয়েছে। ১৯৫৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এই প্রজাতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয়। রাজনীতিতে কেন্দ্রীয় প্রবণতার উত্থান ও বেসরকারী খাতের উন্নয়ন নতুন ফ্রান্সের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ফ্রান্স ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যতম প্রধান সদস্য। ফ্রান্স জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য-দেশের একটি এবং এর ভেটো প্রদানের ক্ষমতা আছে।
0.5
5,054.957883
20231101.bn_3567_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
ফ্রান্স
ফ্রান্সের ভূপ্রকৃতি বিচিত্র। দেশটির উত্তরে উপকূলীয় নিম্নভূমি ও বিস্তৃত সমভূমি। দক্ষিণ-মধ্য ফ্রান্সে আছে পাহাড়ী উঁচুভূমি। আর পূর্বে আছে সবুজ উপত্যকা ও সুউচ্চ বরফাবৃত আল্পস পর্বতমালা। ফ্রান্সের সীমানার প্রায় সর্বত্রই পর্বতময়, ফলে কেবল উত্তর-পূর্বের সীমান্ত বাদে দেশটির প্রায় সর্বত্রই একটি প্রাকৃতিক সীমানা নির্ধারিত হয়েছে। ফ্রান্সের প্রধান নদীগুলি হল সেন, লোয়ার, গারন এবং রোন।
0.5
5,054.957883
20231101.bn_3567_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
ফ্রান্স
ফ্রান্স নগরভিত্তিক রাষ্ট্র। জনসংখ্যার প্রায় তিন-চতুর্থাংশ শহরে বাস করেন। প্যারিস (ফরাসি Paris পারি) ফ্রান্সের রাজধানী ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহর। ফ্রান্সের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল প্যারিসের বৃহত্তর মহানগর এলাকাতে প্রায় এক কোটি ২৫ লক্ষ লোকের বাস। এটি বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। ১৯শ শতকের মধ্যভাগে ব্যারন জর্জ ওজেনের সময় সড়কগুলির পরিবর্ধন করে, পুরাতন ভবন ধ্বংস করে ও নতুন নকশা মেনে বহু ভবন নির্মাণ করে পরিকল্পনামাফিক শহরটিকে ঢেলে সাজানো হয়।
0.5
5,054.957883
20231101.bn_3567_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
ফ্রান্স
ফ্রান্সের অন্যান্য বড় শহরের মধ্যে আছে লিয়োঁ (Lyon), যা উত্তর সাগর ও ভূমধ্যসাগরকে সংযোগকারী প্রাচীন রোন উপত্যকায় অবস্থিত। আরও আছে মার্সেই (Marseille), ভূমধ্যসাগরের উপকূলে অবস্থিত একটি বহুজাতিক সমুদ্রবন্দর; গ্রিক ও কার্থেজীয় বণিকেরা খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে এ শহরের পত্তন করে। নঁত (Nantes) আটলান্টিক মহাসাগরের তীরে অবস্থিত একটি গভীর পানির পোতাশ্রয় ও শিল্পকেন্দ্র। বর্দো (Bordeaux) গারন নদীর উপর অবস্থিত দক্ষিণ-পশ্চিম ফ্রান্সের প্রধান শহর।
0.5
5,054.957883
20231101.bn_3567_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
ফ্রান্স
ফরাসিরা বিশ্বের সবচেয়ে স্বাস্থ্যবান, ধনী ও সুশিক্ষিত জাতির একটি। দেশটিতে একটি পূর্ণাঙ্গ সমাজকল্যাণ ব্যবস্থা রয়েছে, যা প্রতিটি ফরাসি নাগরিকের ন্যূনতম জীবনের মান ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করে। বেশির ভাগ ফরাসি নাগরিক ফরাসি ভাষায় কথা বলেন। খ্রিস্টান ধর্মের রোমান ক্যাথলিক ধারা এখানকার মানুষের প্রধান ধর্ম।
1
5,054.957883
20231101.bn_3567_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
ফ্রান্স
ফরাসি সংস্কৃতি জগদ্বিখ্যাত; শিল্পকলা, সাহিত্য, গণিত, বিজ্ঞান, প্রকৌশল, নৃবিজ্ঞান, দর্শন ও সমাজবিজ্ঞানের উন্নয়নে ও প্রসারে ফ্রান্সের সংস্কৃতি ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে। মধ্যযুগ থেকেই প্যারিস পাশ্চাত্যের সাংস্কৃতিক জীবনের কেন্দ্রবিন্দু। ফরাসি রন্ধনশৈলী ও পোষাকশৈলী (ফ্যাশন) বিশ্বের সর্বত্র অনুসৃত হয়।
0.5
5,054.957883
20231101.bn_3567_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
ফ্রান্স
সরকারী ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রেও ফ্রান্স প্রভাব রেখেছে; ফ্রান্সই প্রথম বিশ্বকে ফরাসি বিপ্লবের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্র উপহার দেয়। ফরাসি বিপ্লবের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে বহু প্রজন্ম ধরে বিশ্বের অন্যত্র অনেক সংস্কারবাদী ও বিপ্লবী আন্দোলন ঘটে।
0.5
5,054.957883
20231101.bn_3567_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
ফ্রান্স
দেশটির সঙ্গে অন্যান্য দেশের সুসম্পর্ক রয়েছে। এই দেশের পাসপোর্টে ১২৫টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করা যায়, যা পাসপোর্ট শক্তি সূচকে ৩য় স্থানে রয়েছে।
0.5
5,054.957883
20231101.bn_3567_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
ফ্রান্স
ফ্রান্সের মোট দেশজ উৎপাদনের মূল্য ২৫০০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি। ফলে ফ্রান্স ইউরোপের তৃতীয় বৃহত্তম ও বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম অর্থনীতি । কৃষিদ্রব্য উৎপাদনে ফ্রান্স ইউরোপের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দেশ; এটি মূলত খাদ্যশস্য, ওয়াইন, পনির ও অন্যান্য কৃষিদ্রব্য ইউরোপ ও সারা বিশ্বে রপ্তানি করে। ফ্রান্স ভারী শিল্পের দিক থেকেও বিশ্বের প্রথম সারির দেশ; এখানে মোটরযান, ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি, ও রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদন করা হয়। তবে ইদানীংকার দশকগুলিতে সেবামূলক শিল্প যেমন ব্যাংকিং, পাইকারী ও খুচরা বাণিজ্য, স্বাস্থ্যসেবা ও পর্যটন ফরাসি অর্থনীতিতে ব্যাপক ও প্রধান ভূমিকা রাখা শুরু করেছে। ফ্রান্স সরকার কর্তৃক নিবন্ধিত কোম্পানির সংখ্যা ২৯ লক্ষ। সেই হিসেবে দেশটিতে প্রতি বারো জনের জন্য একটি করে কোম্পানি রয়েছে।
0.5
5,054.957883
20231101.bn_1243_33
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
খাদ্য
ভবিষ্যতের খাদ্য (২০১৫)। 2015 ডিজিটাল লাইফ ডিজাইন (ডিএলডি) বার্ষিক সম্মেলনে একটি প্যানেল আলোচনা "কীভাবে আমরা বাড়ির নিকটে, ভবিষ্যতে আরও খাদ্য বাড়িয়ে উপভোগ করতে পারি? MIT মিডিয়া ল্যাব এর কেভিন স্লেভিন খাদ্য শিল্পী, শিক্ষাবিদ, এবং MIT মিডিয়া ল্যাব এর CityFarm প্রকল্প, অসভ্য গ্রুপের বেঞ্জামিন পামার, এবং Andras Forgacs, আধুনিক তৃণভূমির সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা থেকে উদ্যোক্তা এমিলি Baltz,
0.5
5,036.572796
20231101.bn_1243_34
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
খাদ্য
Aguilera, Jose Miguel and David W. Stanley. Microstructural Principles of Food Processing and Engineering. Springer, 1999. .
0.5
5,036.572796
20231101.bn_1243_35
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
খাদ্য
Asado Argentina. About Asado Argentina. Retrieved from http://www.asadoargentina.com/about-asado-argentina/ on 2007-05-28.
0.5
5,036.572796
20231101.bn_1243_36
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
খাদ্য
Campbell, Bernard Grant. Human Evolution: An Introduction to Man's Adaptations. Aldine Transaction: 1998. .
0.5
5,036.572796
20231101.bn_1243_37
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
খাদ্য
Food and Agriculture Organization of the United Nations. The State of Food Insecurity in the World 2005. . Retrieved from http://www.fao.org/docrep/008/a0200e/a0200e00.htm on 2006-09-29.
1
5,036.572796
20231101.bn_1243_38
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
খাদ্য
Hannaford, Steve. Oligopoly Watch: Top 20 world food companies. Retrieved from https://web.archive.org/web/20090918101335/http://www.oligopolywatch.com/2005/10/06.html on 2006-09-23.
0.5
5,036.572796
20231101.bn_1243_39
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
খাদ্য
Howe, P. and S. Devereux. Famine Intensity and Magnitude Scales: A Proposal for an Instrumental Definition of Famine. 2004.
0.5
5,036.572796
20231101.bn_1243_40
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
খাদ্য
Humphery, Kim. Shelf Life: Supermarkets and the Changing Cultures of Consumption. Cambridge University Press, 1998. .
0.5
5,036.572796
20231101.bn_1243_41
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF
খাদ্য
Kripke, Gawain. Food aid or hidden dumping?. Oxfam International, March 2005. Retrieved from https://web.archive.org/web/20060714133231/http://www.oxfam.org/en/policy/briefingpapers/bp71_food_aid_240305 on 2007-05-26.
0.5
5,036.572796
20231101.bn_304235_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8
সিফিলিস
Treponema Pellidum এ রোগের জীবাণু, ইহা যৌনসংগমের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যৌনসঙ্গমের দরুন যৌন অঙ্গের চামড়ায় সামান্য ক্ষত হলে ঐ স্থানে জীবাণু কর্তৃক আক্রান্ত হতে পারে। কারো কারো বংশে থাকলে তার সন্তানের হতে পারে।শরীরের যে কোন স্থানের ক্ষত জায়গা দিয়েও এই জীবাণু ঢুকে রোগ সৃষ্টি করে। চুম্বনের মাধ্যমে এ রোগ ছড়ায়। যে সকল পতিতা বা মহিলার মধ্যে এ জীবাণু আছে তাদের সাথে মুক্তভাবে সহবাস করলে এ রোগ হয়। সেবিকা, দাই, দন্ত চিকিৎসকের হাতের আঙ্গুলের দ্বারাও এ রোগ হয়ে থাকে। রক্ত আদান প্রদানের মাধ্যমে এ রোগ হয়ে থাকে। আক্রান্ত মায়ের গর্ভের শিশুর ও এ রোগ হয়ে থাকে।
0.5
5,033.981002
20231101.bn_304235_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8
সিফিলিস
এ রোগ সাধারণত তিন অবস্থায় দেখা যায়। প্রাথমিক অবস্থা জীবাণুযুক্ত যোনিতে সহবাসের ফলে লিঙ্গের মাথায় বা উহার গায়ে ছোট ছোট ফুসকুড়ি ওঠে এবং ঘায়ের সৃষ্টি হয়। স্ত্রী লোকের বেলায় এ ঘা যোনিমুখ, লেবিয়া মাইনরা,জরায়ুমুখ এ আবির্ভূত হয়। প্রাথমিক অবস্থায় যে ক্ষতটি হয় তা শক্ত থাকে। চুম্বনের মাধ্যমে মুখে ও ঠোঁটে ঘা হয় । ক্ষত ২/৩ দিন নরম থাকে ও পুঁজ নির্গত হয়। ঘা টির তলদেশ শক্ত হয় এবং সাথে কুঁচকিতে বেদনাহীন স্ফীত গোটা (lymph node) তৈরী হয়। কখনো একাধিক ঘা দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় এ ঘা দেখা যায় না। ১০/১৫ দিন পর রোগীর বর্গীর চামড়া পাতলা হয়ে পেকে ওঠে। যেখানে যেখানে দেখা যায়ঃ- সাধারণত জননাঙ্গে দেখা যায়- লিঙ্গ মুন্ড(Gland Panis), যোনিমুখ(Vulva), জরায়ুমুখ(Cervix) ইত্যাদি। জননাঙ্গের বাইরে- ঠোঁট ও তালু, মুখ, স্তন এবং আঙ্গুল।
0.5
5,033.981002
20231101.bn_304235_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8
সিফিলিস
২য় অবস্থা, প্রাথমিক ক্ষত প্রকাশের ২/৩ বা ৪ মাসের পর ২য় অবস্থা শুরু হয়। দুর্বল রোগীর ক্ষেত্রে অল্প দিনে এবং বলবান রোগীর ক্ষেত্রে দেরীতে প্রকাশ পায়। এ অবস্থায় রোগীদের নানা রকম রোগ হয়। চর্ম শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী, চক্ষু, স্নায়ুমন্ডলী এবং দেহের অন্যান্য অংশে এ রোগের জীবাণু সঞ্চিত হয়। এ সময় রোগীর সামান্য জ্বর, গলায় ব্যথা, নিস্তেজ ভাব, হাত ও পায়ে বেদনা, রক্তসল্পতা, শিরঃপীড়া ও ওজন হ্রাস পায়। চর্মে যে সমস্ত পিড়কা হয় তাতে কোন চুলকানী হয় না। অনেক ক্ষেত্রে তা তামাটে বর্ণের হয়। মাস খানেক পর এ পিড়কা আপনা আপনি মিলে যায়। তখন এই পিড়কা হাত ও পায়ের তালুতে দেখা যায়। মুখের কিনারায়, মলদ্বারের কিনারায় এবং দেহের অন্যান্য ভিজাস্থানে আঁচলি জাতীয় দানা উৎপন্ন হয়। উহার নাম Condylomata lata। এভাবে ১½ বছর হতে ২ বছর কাল চলে। পরে আর তেমন কষ্ট হয় না। মহিলাদের ক্ষেত্রে লজ্জা বশত এ রোগ পুষে রাখলে যোনির মুখ বড় ও বিকৃত পিণ্ডাকৃতি হয়। অভ্যন্তর ভাগ হতে দুর্গন্ধময় ক্লেদ রস নির্গত হয়।
0.5
5,033.981002
20231101.bn_304235_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8
সিফিলিস
৩য় অবস্থা অত্যন্ত কষ্টকর ও সাংঘাতিক। এ অবস্থা ২য় অবস্থার সঙ্গে চলতে থাকে। কখনো ২য় অবস্থার পর শূরু হয়। এ অবস্থার চর্মে, চর্মের নিম্ন ভাগে, মাংসে, অস্থি, মস্তিষ্ক, মুখ, পাকস্থলী, অন্ত্র, হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস ইত্যাদি আক্রান্ত হয় এবং সিফিলিস এর গামা দেখা যায়। চামড়ায় আক্রান্ত হলে তা ক্ষত হয়ে ক্লেদ বের হয়। ক্ষত বৃদ্ধি পেতে থাকলে রোগীর মুখের তালুতে আক্রান্ত হয় । নাসারন্ধ্র ও শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। মস্তিষ্কে আক্রান্ত হলে শিরঃপীড়া, স্মৃতিলোপ, আর্ধাঙ্গিক রোগ দেখা যায়। যকৃৎ বড় হয়ে পেটে শোথ হয়। হাড়ে, অস্থি, সন্ধিতে সিফিলিস এর গামা দেখা যায়। অণ্ডকোষে গামা উৎপন্ন করে এবং উহাকে বেদনাহীন ভাবে স্ফীত করে তোলে।
0.5
5,033.981002
20231101.bn_304235_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8
সিফিলিস
আধুনিক মতে, প্রাথমিক অবস্থা জীবাণু প্রবেশের ৭-৯০ দিনের মধ্যে Chancre উৎপন্ন হয়। Chancre এর বৈশিষ্ট্য হল, অনেক বেশি লাল, ব্যথাহীন, একটি ক্ষত হবে। অনির্ধারিত তল কিনারা বিশিষ্ট জলীয় পদার্থ নির্গত হয়। সাধারণত একাকি ভাল হয় তবে সেখানে গৌণ সংক্রমণহলে ব্যথা উৎপন্ন হয়।
1
5,033.981002
20231101.bn_304235_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8
সিফিলিস
২য় অবস্থা সাধারণত প্রাথমিক Chancre এর ৬-৮ সপ্তাহ পর শুরু হয়। সেক্ষেত্রে সাধারণ রোগ সমূহ যেমন-মাথাব্যথা সঙ্গে সামান্য জ্বর থাকে এবং অসস্তি বোধ হয়। সাধারণত ৪টি মৌলিক চিহ্ন দেখা যায়- Syphilistic Rash, সমস্ত শরীর হাত ও পায়ের তালু। এটা সাধারণত ফুসকুড়ির মত হয়। অনেক সময় ফুসকুড়িতে জল হয়। Condylomata Lata, আর্দ্র জায়গায় ফুসকুড়ি ওঠে। সাধারণত মলদ্বারের পাশে। Generalized Lymphadenopathy, সাধারণত লসিকা গ্রন্থি ফুলে যাবে। Mucous Patches, মুখ, গলা ও যৌনাঙ্গের শ্লেষ্মা ঝিল্লীতে জেব্রার ন্যায় দাগ হয়।
0.5
5,033.981002
20231101.bn_304235_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8
সিফিলিস
৩য় অবস্থায় উপনিত হতে মূলত ১০ বছর বা তারো অধিক সময় লাগে। সেক্ষেত্রে নিম্নের লক্ষণ প্রকাশ পায়, চামড়া ও চামড়ার নিচের টিস্যু্‌, শ্লেষ্মা ঝিল্লী, হাড়, এক ধরনের বিকৃতিকর অবস্থা পরিলক্ষিত হয়ে তাকে Gumma বলে। প্রধান অঙ্গসমূহ আক্রান্ত হয় মূলত CNS (নিউরো সিফিলিস), CVS (কার্ডিওভাসকুলার সিফিলিস)।
0.5
5,033.981002
20231101.bn_304235_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8
সিফিলিস
এ ক্ষেত্রে শিশু জন্মের সময় আক্রান্ত মায়ের কাছ থেকে অর্জন করে থাকে Transplacental Transmission বলে। এর লক্ষণ ও চিহ্ন হল বংশগত বিকৃতি, ঠোঁটে ক্ষত ঘা, দেহের যে কোনো অংশে রক্ত ক্ষরণ জনিত ক্ষত, চর্মের বিকৃতি, মানসিক বিকৃতি এবং বংশগত ভাবে পেরিকন্ড্রিয়াম, অস্থি ও তরুণাস্থিতে প্রদাহ।
0.5
5,033.981002
20231101.bn_304235_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8
সিফিলিস
বংশগত ফিরঙ্গের জটিলতা হচ্ছে আক্রান্ত মায়ের শিশুর অল্প ওজন হয় এবং জন্মের সাথে সাথে মৃত্যুবরণ করতে পারে এবং আক্রান্ত মায়ের অকাল প্রসব অথবা গর্ভপাত হতে পারে।
0.5
5,033.981002
20231101.bn_6380_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ইন্দোনেশিয়া
সুকর্ণ তার সরকারের জন্য সমর্থন আদায়ের উদ্দেশ্যে যেসমস্ত নাগরিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন তৈরি করেছিলেন, ১৯৬৫ নাগাদ ইন্দোনেশীয় সাম্যবাদী দল সেগুলির অধিকাংশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। সুকর্ণের সাথে সমঝোতা করে তারা তাদের সমর্থকদের একটি পঞ্চম স্তম্ভ স্থাপনের চেষ্টা করে। কিন্তু সামরিক নেতারা এই চেষ্টার বিরোধিতা করে। ১৯৬৫ সালের ১লা অক্টোবর সামরিক বাহিনীর অভ্যন্তরে সাম্যবাদী দলের প্রতি দুর্বল অংশ, যাদের মধ্যে সুকর্ণের প্রাসাদরক্ষীও ছিল, জাকার্তার গুরুত্বপূর্ণ পদগুলি দখল করে এবং ছয়জন সিনিয়র জেনারেলকে অপহরণ ও হত্যা করে। মেজর জেনারেল সুহার্তো সেনাবাহিনীর সাম্যবাদী দল-বিরোধী সেনাদেরকে একত্রিত জাকার্তা শহর পুনরায় নিয়ন্ত্রণে আনেন। ১লা অক্টোবরের ঘটনার ফলে সারা দেশ জুড়ে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত অস্থিতিশীল অবস্থা বজায় ছিল। ডানপন্থী গুণ্ডা-পাণ্ডারা গ্রামীণ এলাকাতে সাম্যবাদী সন্দেহে লক্ষ লক্ষ লোককে হত্যা করে। ১ লক্ষ ৬০ হাজার থেকে ৫ লক্ষের মত লোক মারা যায় বলে অণুমান করা হয়। জাভা ও বালি দ্বীপে সহিংসতার প্রকৃতি ছিল বেশি ভয়াবহ। এ সময় সাম্যবাদী দলের লক্ষ লক্ষ সদস্য তাদের সদস্য কার্ড ফেরত দেন। আজও ইন্দোনেশিয়াতে সাম্যবাদী দল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
0.5
5,026.833261
20231101.bn_6380_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ইন্দোনেশিয়া
১৯৬৫-৬৬ সালে রাষ্ট্রপতি সুকর্ণ নিজের রাজনৈতিক ক্ষমতা রক্ষা করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন এবং ১৯৬৬ সালের মার্চে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ও সামরিক ক্ষমতা জেনারেল সুহার্তোর হাতে হস্তান্তর করেন। ১৯৬৭ সালের মার্চ মাসে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সংসদ জেনারেল সুহার্তোকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করে। সুকর্ণ সমস্ত রাজনৈতিক ক্ষমতা হারান এবং ১৯৭০ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মোটামুটি গৃহবন্দী দশায় কাটান।
0.5
5,026.833261
20231101.bn_6380_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ইন্দোনেশিয়া
ইন্দোনেশিয়াতে একটি রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। বহুদলীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতি একাধারে রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধান। ১৯৯৮ সালে সুহার্তোর পতনের পর শাসনব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কার করা হয়। মন্ত্রিপরিষদের গঠন ও নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। মন্ত্রিসভার সদস্য হওয়ার জন্য আইনসভার সদস্য হওয়ার বাধ্যবাধকতা নেই। আইন পরিষদের নাম পিপল কনসালটেটিভ অ্যাসেম্বলি। এর প্রধান কাজ সংবিধান সংশোধন, জাতীয় নীতিনির্ধারণ। প্রেসিডেন্টকে ইমপিচ করার ক্ষমতাও রয়েছে এর। আইন পরিষদের দু’টি কক্ষ। একটি হচ্ছে পিপলস রিপ্রেজেনটেটিভ কাউন্সিল। এর সদস্যসংখ্যা ৫৫০। অন্যটি রিজিওনাল রিপ্রেজেনটেটিভ কাউন্সিল। এর সদস্যসংখ্যা ১২৮। ২০০৪ সালে প্রথম জনগণের সরাসরি ভোটে দেশটির প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়।
0.5
5,026.833261
20231101.bn_6380_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ইন্দোনেশিয়া
৩৩টি প্রদেশ নিয়ে ইন্দোনেশিয়া গঠিত। এর মধ্যে পাঁচটির রয়েছে বিশেষ মর্যাদা। প্রত্যেকটি প্রদেশের রাজ্য গভর্নর এবং আলাদা আইনসভা রয়েছে। প্রদেশগুলোকে শাসন সুবিধার জন্য রিজেন্সি এবং সিটিতে ভাগ করা হয়েছে। নিচের দিকে আরো বেশ কিছু ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রশাসনিক ইউনিট করা হয়েছে। সবার নিচে রয়েছে গ্রাম। আচেহ, জাকার্তা, ইউগিয়াকারতা, পাপুয়া এবং পশ্চিম পাপুয়াকে অনেক বেশি মাত্রায় স্বায়ত্তশাসন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে আচেহ প্রদেশ নিজেদের আইন প্রণয়নের অধিকার দেয়া হয়েছে। তারা শরিয়া বিধান মোতাবেক শাসনকার্য পরিচালনা করে।
0.5
5,026.833261
20231101.bn_6380_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ইন্দোনেশিয়া
ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ জীববৈচিত্র্যের দেশ (ব্রাজিলের পর)। এর জীব ও উদ্ভিদ শ্রেণীর মধ্যে এশীয় ও অস্ট্রেলীয় সংমিশ্রণ দেখা যায়। সুমাত্রা, জাভা, বোর্নিও এবং বালিতে এশীয় প্রাণীদের বিচিত্র সমারোহ। এখানে রয়েছে হাতি, বাঘ, চিতা, গণ্ডার ও বৃহদাকার বানর। দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ বনভূমি। অস্ট্রেলিয়ার কাছাঁকাছি অবস্থিত পাপুয়ায় ৬০০ প্রজাতির পাখির বাস। পাখিদের ২৬ শতাংশ পৃথিবীর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। দেশটির সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য ৮০ হাজার কিলোমিটার। দেশটির জীববৈচিত্র্যের প্রধান কারণ এ দীর্ঘ উপকূলরেখা। দ্রুত শিল্পায়নের ফলে পরিবেশগত বিপর্যয় দেখা দিয়েছে।
1
5,026.833261
20231101.bn_6380_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ইন্দোনেশিয়া
ইন্দোনেশিয়াতে একটি বাজার অর্থনীতি বিদ্যমান, তবে এতে সরকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রায় ১৬৪টি সরকারী সংস্থাতে বহু লোকের কর্মসংস্থান হয় এবং সরকার অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের, বিশেষ করে জ্বালানি তেল, চাল, ও বিদ্যুতের মূল্য নির্ধারণ করে। ১৯৯৭ সালের অর্থনৈতিক সংকটের প্রেক্ষিতে সরকার বিভিন্ন উপায়ে বেসরকারী খাতের অনেকাংশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। পূর্ব এশিয়ায় অর্থনৈতিক ধস ইন্দোনেশিয়াকে বিপর্যস্ত করে। এর সূত্র ধরে সুহার্তো সরকারেরও পতন হয়। সাম্প্রতিক সময়ে প্রেসিডেন্ট সুসিলো বামবাং ইয়োধোয়োনোর নেতৃত্বে দেশটির অর্থনীতি উজ্জীবিত হচ্ছে। অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক সংস্কার করা হয়েছে। বেকারত্ব ও দারিদ্র্য রয়েছে ব্যাপক হারে। ২০০৮ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৫ দশমিক ৯ শতাংশ। মাথাপিছু জাতীয় উৎপাদন ছিল প্রায় চার হাজার ডলার। অর্থনীতির সবচেয়ে বড় খাত শিল্প। জাতীয় উৎপাদনে কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতের অবদান যথাক্রমে ১৩ দশমিক পাঁচ, ৪৫ দশমিক ছয় ও ৪০ দশমিক আট শতাংশ। জাতীয় আয়ে কৃষির অবদান তৃতীয় হলেও ৪২ শতাংশেরও বেশি মানুষ কৃষিতে নিয়োজিত। দেশে কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা ১১ কোটি বিশ লাখ।
0.5
5,026.833261
20231101.bn_6380_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ইন্দোনেশিয়া
ইন্দোনেশিয়ার সেনাবাহিনীর আকার বিশাল। সরকার নির্বাচিত সদস্যদের সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্তি বাধ্যতামূলক। দুই বছর করে সেনাবাহিনীতে কাজ করতে হয়। সামরিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার সামর্থ্য রয়েছে প্রায় ১১ লাখ মানুষের। নিয়মিত সেনাসংখ্যা ৩ লাখ ৩ হাজার। নৌবাহিনীর সদস্যসংখ্যা ৭৪ হাজার এবং বিমানবাহিনীর সদস্যসংখ্যা ৩৩ হাজার। সংসদে ৩৮টি আসন সংরক্ষিত রয়েছে প্রতিরক্ষাবাহিনীর সদস্যদের জন্য। জাতীয় উৎপাদনের ৩ শতাংশ ব্যয় হয় সামরিক খাতে।
0.5
5,026.833261
20231101.bn_6380_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ইন্দোনেশিয়া
২০০০ সালের জাতীয় জরিপ অনুযায়ী দেশটির জনসংখ্যা ২০ কোটি ৬০ লাখ। ২০০৬ সালে পরিচালিত অন্য একটি জরিপে দেখা যায়, দেশটির জনসংখ্যা বেড়ে ২২ কোটি ২০ লাখে দাঁড়িয়েছে। কেবল জাভাতে ১৩ কোটি লোক বাস করে। প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ১৩৪ জন। জাভা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপর্ণ দ্বীপ। দ্বীপটির প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৯৪০ জন মানুষ বাস করে। জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগেরই মূল অস্ট্রেনেশিয়ান যারা মূলত তাইওয়ান থেকে এসেছিল। জনসংখ্যার অন্য বড় অংশটির মূল হচ্ছে মেলানেশিয়া। দেশটির মধ্যে তিন শ’র বেশি জাতি-গোত্র। জনসংখ্যায় তারা ৪২ শতাংশ। জাভার মানুষ রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবেও প্রভাবশালী। চীনা ইন্দোনেশীয়রা জনসংখ্যায় মাত্র ১ শতাংশ।
0.5
5,026.833261
20231101.bn_6380_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
ইন্দোনেশিয়া
সরকার ঘোষিত ৬টি ধর্ম হলো ইসলাম, খ্রিষ্টানদের দু’টি গ্রুপ, হিন্দু, বৌদ্ধ ও কনফুসীয়। জনসংখ্যার ৮৬ দশমিক ১ শতাংশ মুসলিম। খ্রিষ্টান ধর্মানুসারী ৮ দশমিক ৭ শতাংশ এবং হিন্দু ধর্মাবলম্বীর সংখ্যা ৩ শতাংশ। বর্তমানে এখানকার সংখ্যাগরিষ্ঠ লোক ইসলাম ধর্মাবলম্বী। ইন্দোনেশিয়া মিশ্র সংস্কৃতির দেশ। দেশটিতে ব্যাপক সাংস্কৃতিক ভিন্নতা রয়েছে। আরবীয়, ভারতীয়, চীনা, মালয় ও ইউরোপীয় সংস্কৃতির মিশেল রয়েছে জীবনাচরণে। আদিবাসী দ্বীপবাসীদের সংস্কৃতির সাথে এখানে বাণিজ্য করতে আসা এশীয় ও ইউরোপীয় লোকেদের সংস্কৃতির মিলন ঘটেছে।
0.5
5,026.833261
20231101.bn_2962_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ত্রিপুরা
১৯৯১ সালের সূত্র অনুযায়ী মানব উন্নয়ন সূচকে সারা দেশে ত্রিপুরার স্থান ২২তম এবং দারিদ্র সূচকে ২৪তম। ত্রিপুরায় স্বাক্ষরতার হার ৮৭.৭৫%, যা স্বাক্ষরতার জাতীয় হার ৬৫.২০%-এর অধিক।
0.5
4,963.82998
20231101.bn_2962_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ত্রিপুরা
ত্রিপুরার সংখ্যাগরিষ্ঠ ধর্মীয় সম্প্রদায় হল হিন্দু (মোট জনসংখ্যার ৮৩.৪০%)। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল মুসলিম (৮.৬০%), খ্রিস্টান (৪.৩৫%) এবং বৌদ্ধ (৩.৪১%)।
0.5
4,963.82998
20231101.bn_2962_23
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ত্রিপুরা
এই পরিসংখ্যান সময়ের সাথে সাথে ত্রিপুরার বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে অনুপাতের একটা পরিবর্তনের ইঙ্গিত করে। ১৯৪১ সালে ত্রিপুরার জনসংখ্যায় হিন্দু ছিল ৭০%, মুসলিম ছিল ২৩% এবং ৬% ছিল বিভিন্ন উপজাতি ধর্মাবলম্বী। এটিও বিশেষভাবে লক্ষণীয় যে ১৯৫১ সালে ত্রিপুরার জনসংখ্যা ছিল ৬৪৯৯৩০, যা ১৯৪১ সালে ছিল আরও স্বল্প কারণ তখনও পূর্ববঙ্গ থেকে শতাধিক শরণার্থীর আগমন ঘটেনি। যদিও এই শরণার্থীর আগমনও ত্রিপুরার জনপরিসংখ্যানে ১৯৭০-এর দশকের আগে বিশেষ প্রভাব ফেলেনি।
0.5
4,963.82998
20231101.bn_2962_24
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ত্রিপুরা
বাঙালি এবং উপজাতি মিলিয়ে ত্রিপুরার অধিকাংশ হিন্দুধর্মাবলম্বীই শাক্ত সম্প্রদায়ভুক্ত। রাজতান্ত্রিক আমলে হিন্দুধর্মই ছিল ত্রিপুরার রাজধর্ম। সমাজে পূজারী ব্রাহ্মণদের স্থান ছিল অত্যন্ত উঁচুতে। ত্রিপুরার হিন্দুধর্মাবলম্বীদের উপাস্য প্রধান দেবদেবীগণ হলেন শিব এবং দেবী শক্তির অপর রূপ দেবী ত্রিপুরেশ্বরী।
0.5
4,963.82998
20231101.bn_2962_25
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ত্রিপুরা
ত্রিপুরায় হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসবগুলি হল দুর্গাপূজা, নবরাত্রি, কালীপূজা, ইত্যাদি। এছাড়াও ত্রিপুরায় পালিত হয় গঙ্গা উৎসব, যাতে ত্রিপুরার উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ দেবী গঙ্গার উপাসনা করে থাকে।
1
4,963.82998
20231101.bn_2962_26
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ত্রিপুরা
ভারতের অন্যান্য অংশের মতই ত্রিপুরাতেও দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় সম্প্রদায় হল মুসলিম সম্প্রদায়। ত্রিপুরার অধিকাংশ ইসলাম ধর্মাবলম্বী মানুষই ইসলামের সুন্নি সম্প্রদায়ভুক্ত।
0.5
4,963.82998
20231101.bn_2962_27
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ত্রিপুরা
২০০১ সালের জনগণনা অনুসারে ত্রিপুরায় খ্রিস্টধর্মাবলম্বীর সংখ্যা ১০২৪৮৯। রাজ্যের অধিকাংশ খ্রিস্টধর্মাবলম্বীই ত্রিপুরি এবং অন্যান্য উপজাতি সম্প্রদায়ভুক্ত।
0.5
4,963.82998
20231101.bn_2962_28
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ত্রিপুরা
ত্রিপুরার খ্রিস্টধর্মাবলম্বীদের মধ্যে প্রধান উল্লেখযোগ্য শাখা হল ত্রিপুরা ব্যাপ্টিস্ট খ্রিস্টান ইউনিয়ন নামক সংগঠনের অধীনস্থ ব্যাপ্টিস্ট সম্প্রদায়। সারা রাজ্যে এই সংগঠনের ৮০০০০ সদস্য এবং প্রায় ৫০০ গির্জা রয়েছে। দ্বিতীয় বৃহত্তম খ্রিস্টীয় সম্প্রদায় হল রোমান ক্যাথলিক গির্জা এবং এই সম্প্রদায়ের ২৫০০০ সদস্য রয়েছেন।
0.5
4,963.82998
20231101.bn_2962_29
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ত্রিপুরা
ত্রিপুরার উত্তরাংশে অরণ্যাবৃত পাহাড় ও উপত্যকা, আর দক্ষিণে গহন জঙ্গল। প্রতি বছর এখানে ৪,০০০ মিলিমিটারেরও বেশি বৃষ্টিপাত হয়। এখানে প্রায় ৩৬ লক্ষ লোকের বাস। প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ৩৫০ জন বসবাস করেন। এখানকার প্রায় ৮৫.৬% লোক হিন্দু ধর্মাবলম্বী। তবে স্বল্প সংখ্যক মুসলমান ও খ্রিস্টানও বাস করেন। বাংলা ভাষা, ইংরেজি ও ককবরক ভাষা এখানকার সরকারি ভাষা। মণিপুরী মৈতৈ ভাষাও প্রচলিত।
0.5
4,963.82998
20231101.bn_4282_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE
শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কার রাজনীতি প্রধানত সাবেক রাষ্ট্রপতি মহিন্দ রাজাপক্ষের বামপন্থী শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী রানিল বিক্রমসিংহের ডানপন্থী ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তাছাড়াও কিছু বৌদ্ধধর্মাবলম্বী, সমাজতান্ত্রিক এবং তামিল জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দল আছে।
0.5
4,958.514586
20231101.bn_4282_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE
শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কা যদিও আন্তর্জাতিক সম্পর্কে তেমন তৎপর নয় । এই দেশের পাসপোর্টে ১৬টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করা যায়, যা পাসপোর্ট শক্তি সূচকে ৮৪তম স্থানে রয়েছে। এদেশ বহুদেশীয় সংস্থা যেমন জাতিসংঘের সাথে যুক্ত। নিজের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এবং উন্নয়ন বেগবান করাই এসকল সংস্থায় যোগদানের মুল উদ্দ্যেশ্য। তাছাড়াও কমনওয়েলথ,সার্ক, বিশ্ব ব্যাংক, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন তহবিল, এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক এবং কলম্বো পরিকল্পনার সদস্য দেশ।
0.5
4,958.514586
20231101.bn_4282_16
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE
শ্রীলঙ্কা
প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের অন্তর্গত শ্রীলঙ্কার সামরিক বাহিনী শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী, শ্রীলঙ্কা নৌবাহিনী এবং শ্রীলঙ্কা বিমানবাহিনী এই তিন শক্তির সমন্বয়ে গঠিত। এখন পর্যন্ত দেশটিতে কখনই সামরিক শাসন জারি হয়নি যদিও স্বেচ্ছায় যোগদান করা ২৩০,০০০ জন সক্রিয় সামরিক সদস্য রয়েছে। সামরিক বাহিনীকে সহয়তা করার জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আরো দুটি আধাসামরিক বাহিনী আছে: স্পেশাল টাস্ক ফোর্স ও সিভিল ডিফেন্স ফোর্স।২০০৯ সালের ১০ আগস্ট পর্যন্ত কোন কোস্ট গার্ড বাহিনী ছিল না, শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনী তাদের কাজ করত।
0.5
4,958.514586
20231101.bn_4282_17
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE
শ্রীলঙ্কা
১৯৪৮ সালে যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে স্বাধীনতা পাবার পর থেকেই সামরিক বাহিনীর প্রধান কাজ ছিল অভ্যন্তরীন নিরাপত্তা বজায় রাখা। যার বেশির ভাগটা জুড়ে আছে এলটিটিইএর সাথে দীর্ঘ ৩০ বছরের যুদ্ধ। ২০০৯ সালের ১৮ মে এলটিটিই প্রধান ভেলুপিল্লাই প্রভাকরণের মৃত্যুর মাধ্যমে এই যুদ্ধের সমাপ্তি হয়েছে বলে সামরিক বাহিনী দাবী করে আসছে।
0.5
4,958.514586
20231101.bn_4282_18
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE
শ্রীলঙ্কা
বৌদ্ধধর্ম শ্রীলঙ্কার বৃহত্তম ধর্ম এবং দেশটির সংবিধানের ২য় অধ্যায়ের ৯ম অনুচ্ছেদ মোতাবেক এটি শ্রীলঙ্কার “রাষ্ট্রধর্ম”, যাতে বলা আছে, “শ্রীলঙ্কা প্রজাতন্ত্র বৌদ্ধধর্মকে সর্বাগ্রে স্থান দেবে এবং সেই অনুযায়ী রাষ্ট্রের কর্তব্য হবে বুদ্ধশাসনকে রক্ষা ও লালন করা।” শ্রীলঙ্কার জনসংখ্যার ৭০.২% বৌদ্ধধর্ম চর্চা করেন যাদের অধিকাংশই প্রধানত থেরবাদ চিন্তাধারার অনুসারী। বেশিরভাগ বৌদ্ধধর্মাবলম্বী সিংহল জাতিগোষ্ঠীর, তবে সংখ্যালঘু তামিলরাও রয়েছে। খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকে মহেন্দ্র মৌর্য কর্তৃক বৌদ্ধধর্ম শ্রীলঙ্কায় প্রবর্তিত হয়েছিল। ওই একই সময় বোধিবৃক্ষের একটি চারা, যার নিচে বসে বুদ্ধ নির্বাণ লাভ করেছিলেন, শ্রীলঙ্কায় আনা হয়েছিল। পূর্বে একটি মৌখিক ঐতিহ্য হিসাবে সংরক্ষিত থাকা পালি ত্রিপিটক ৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে শ্রীলঙ্কায় প্রথম লিপিবদ্ধ হয়েছিল। বৌদ্ধপ্রধান দেশগুলোর মধ্যে শ্রীলঙ্কাতেই বৌদ্ধধর্মের দীর্ঘতম নিরবিচ্ছিন্ন ইতিহাস রয়েছে। হ্রাসপ্রাপ্তির যুগগুলোতে থাইল্যান্ড ও বর্মার সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে শ্রীলঙ্কান ভিক্ষুত্ববাদী সিলসিলা পুনরুজ্জীবিত হয়েছিল।
1
4,958.514586
20231101.bn_4282_19
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE
শ্রীলঙ্কা
এটির পূর্ববর্তী হওয়া সত্ত্বেও অনুসারীর দিক থেকে হিন্দুধর্ম বর্তমানে বৌদ্ধধর্মের পরবর্তী স্থানে রয়েছে। খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতাব্দীতে বৌদ্ধধর্মের আগমনের আগে শ্রীলঙ্কায় হিন্দুধর্ম ছিল প্রধান ধর্ম। রাজা দেবনম্পিয়া তিসার রাজত্বকালে সম্রাট অশোকের পুত্র মহেন্দ্র শ্রীলঙ্কায় বৌদ্ধধর্মের প্রবর্তন করেন; সিংহলরা বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করে কিন্তু তামিলরা হিন্দুই রয়ে যায়। তবে এটি ছিল পক প্রণালী জুড়ে কার্যকলাপ যা সত্যিকার অর্থেই শ্রীলঙ্কায় হিন্দুধর্মের টিকে থাকার দৃশ্য তৈরি করেছিল। শৈবধর্ম (ভগবান শিবের ভক্তিমূলক উপাসনা) ছিল তামিল জনগণের দ্বারা চর্চিত প্রভাবশালী শাখা, ফলে শ্রীলঙ্কার অধিকাংশ ঐতিহ্যবাহী হিন্দু মন্দির স্থাপত্য ও দর্শন হিন্দুধর্মের এই বিশেষ ধারা থেকে ব্যাপকভাবে গ্রহণ করেছিল। তিরুজ্ঞানসম্বন্তর তাঁর রচনায় শ্রীলঙ্কার কয়েকটি হিন্দু মন্দিরের নাম উল্লেখ করেছেন।
0.5
4,958.514586
20231101.bn_4282_20
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE
শ্রীলঙ্কা
ইসলাম দেশটির তৃতীয় সর্বাধিক প্রচলিত ধর্ম, যেটি ৭ম শতাব্দীর মাঝামাঝি বা শেষদিক থেকে শুরু করে বহু শতাব্দী ধরে আরব ব্যবসায়ীরা প্রথম দ্বীপে নিয়ে আসে। দ্বীপের অধিকাংশ অনুগামীরা আজ সুন্নি যারা শাফিঈ মজহাবের অনুসরণ করে এবং ধারণা করা হয় যে তারা আরব ব্যবসায়ী ও স্থানীয় নারী, যাদেরকে তারা বিয়ে করেছিল, তাদের বংশধর।
0.5
4,958.514586
20231101.bn_4282_21
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE
শ্রীলঙ্কা
খ্রিস্টধর্ম অন্তত পঞ্চম শতাব্দীর প্রথম দিকে (এবং সম্ভবত প্রথম দিকে) দেশে পৌঁছেছিল, যেটি ১৬শ শতাব্দীর শুরুর দিকে আগত পশ্চিমা উপনিবেশবাদীদের মাধ্যমে আরও বিস্তৃত প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল। শ্রীলঙ্কার জনসংখ্যার প্রায় ৭.৪% খ্রিস্টান, যাদের মধ্যে ৮২% রোমান ক্যাথলিক যারা তাদের ধর্মীয় ঐতিহ্য সরাসরি পর্তুগিজদের কাছ থেকে পেয়েছিল বলে দাবি করে। তামিল ক্যাথলিকরা তাদের ধর্মীয় ঐতিহ্যকে সাধু ফ্রান্সিস জ্যাভিয়ারের পাশাপাশি পর্তুগিজ মিশনারিদের দায়ী করে। অবশিষ্ট খ্রিস্টানরা সিলনের অ্যাংলিকান চার্চ ও অন্যান্য প্রোটেস্ট্যান্ট উপদলের মধ্যে সমভাবে বিভক্ত।
0.5
4,958.514586
20231101.bn_4282_22
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE
শ্রীলঙ্কা
এছাড়াও ভারত থেকে আসা জরথুস্ত্রবাদী (পারসি) অভিবাসীদের একটি ছোট জনসংখ্যা রয়েছে যারা ব্রিটিশ শাসনামলে সিলনে বসতি স্থাপন করেছিল। এই সম্প্রদায়টি সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ক্রমাগতভাবে হ্রাস পেয়েছে।
0.5
4,958.514586
20231101.bn_1171_3
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়া একটি উন্নত দেশ এবং উচ্চ আয়ের অর্থনীতি। এটি পৃথিবীর ১২তম বৃহত্তম অর্থনীতি, মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে দশম এবং মানব উন্নয়ন সূচকের মান অনুযায়ী অষ্টম। প্রাকৃতিক সম্পদ এবং উন্নত আন্তর্জাতিক বাণিজ্য দেশটির অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অস্ট্রেলিয়ার আয়ের প্রধান খাতসমূহ হলো পরিষেবা, খনিজ রপ্তানি, ব্যাংকিং, উত্পাদন, কৃষি এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষা ও অন্যান্য।
0.5
4,918.258662
20231101.bn_1171_4
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়া (উচ্চারণ ) শব্দটি লাতিন টেরা অস্ট্রেলিস থেকে উদ্ভুত, যার অর্থ "দক্ষিণ ভূমি"। প্রাচীনকাল থেকেই দক্ষিণ গোলার্ধের একটি অনুকল্পিত মহাদেশের নাম বুঝাতে টেরা অস্ট্রেলিস ব্যবহার করা হতো। ১৭ শতকে যখন ইউরোপীয়রা প্রথম অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়া এবং এর মানচিত্র তৈরি করা শুরু করে, তখন এই নতুন আবিষ্কৃত ভুমির নাম হিসেবে টেরা অস্ট্রালিসই ব্যবহার করা হয়েছিল।
0.5
4,918.258662
20231101.bn_1171_5
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
অস্ট্রেলিয়া
১৯ শতকের গোড়ার দিকে পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া নিউ হল্যান্ড নামেই সবচেয়ে বেশি পরিচিত ছিল। ওলন্দাজ অভিযাত্রী আবেল তাসমান ১৬৪৪ সালে অস্ট্রেলিয়াকে প্রথম নিউ-হল্যান্ড হিসাবে নামকরণ করেছিলেন। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গ্রন্থে টেরা অস্ট্রালিসের ব্যবহার তখনও অব্যাহত ছিল। অভিযাত্রী ম্যাথিউ ফ্লিন্ডার্স অস্ট্রেলিয়া নামটিকে জনপ্রিয় করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, "এটি অধিক শ্রুতিমধুর এবং পৃথিবীর অন্যান্য বৃহৎ অংশের নামের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ"। বেশ কিছু বিখ্যাত প্রারম্ভিক কার্টোগ্রাফাররাও তাদের মানচিত্রে অস্ট্রেলিয়া শব্দটি ব্যবহার করেছেন। জেরারডাস মারকেটর তার ১৫৩৮ সালে প্রকাশিত বিশ্বের ডাবল কর্ডিফর্ম মানচিত্রে ক্লাইমাটা অস্ট্রেলিয়া শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন। মারকেটরের শিক্ষক এবং সহযোগী জেমা ফ্রিজিয়াস ১৫৪০ সালে তার নিজস্ব কর্ডিফর্ম মানচিত্রেও একই শব্দ ব্যবহার করেছিলেন।
0.5
4,918.258662
20231101.bn_1171_6
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ায় মানুষের বসবাস শুরু হয়েছিল প্রায় ৬৫,০০০ বছর পূর্বে। বর্তমানের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে মানুষ ভূ-সেতু ব্যবহার করে এবং ক্ষুদ্র সমুদ্র পারাপারের মাধ্যমে এই মহাদেশে এসেছিল। আর্নহেম ল্যান্ডের মাজেদবেবে গুহা অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে মানবজাতির অস্তিত্বের সবচেয়ে প্রাচীন প্রমান। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে প্রাচীন মানব দেহাবশেষ পাওয়া গিয়েছে লেক মুঙ্গোতে, যা প্রায় ৪১,০০০ বছর পুরনো। এরাই ছিলেন বর্তমান আদিবাসী অস্ট্রেলীয়দের পূর্বপুরুষ। আদিবাসী অস্ট্রেলী সংস্কৃতি পৃথিবীর প্রাচীনতম সংস্কৃতিগুলির মধ্যে একটি।
0.5
4,918.258662
20231101.bn_1171_7
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
অস্ট্রেলিয়া
ইউরোপীয়দের সাথে যোগাযোগের আগেই বেশিরভাগ আদিবাসী অস্ট্রেলীয়দের সমাজব্যবস্থা শিকারি পর্যায়ে ছিল এবং তাদের মধ্যে জটিল অর্থনীতি বিদ্যমান ছিল। সাম্প্রতিক প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধান অনুযায়ী তাদের জনসংখ্যা প্রায় ৭,৫০,০০০ এর কাছাকাছি ছিল বলে অনুমান করা হচ্ছে। আদিবাসী অস্ট্রেলীয়দের ভূমির প্রতি শ্রদ্ধা ও স্বপ্নের প্রতি বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে আধ্যাত্মিক মূল্যবোধ এবং মৌখিক প্রথা রয়েছে। টরেস প্রণালির দ্বীপবাসীরা (জাতিগতভাবে মেলানেশীয়) মৌসুমী উদ্যানপালন এবং প্রবাল ও সমুদ্রের সম্পদ থেকে তাদের জীবিকা অর্জন করতো। বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার মাকাসান জেলেরা বাণিজ্যের জন্য অস্ট্রেলিয়ার উত্তর উপকূল বিক্ষিপ্তভাবে পরিদর্শন করেছিল।
1
4,918.258662
20231101.bn_1171_8
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূখণ্ডে সর্বপ্রথম নথিভুক্ত ইউরোপীয় উপস্থিতি এবং অবতরণের কৃতিত্ব ওলন্দাজদের। যে জাহাজটির মাধ্যমে প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার উপকূলের মানচিত্র তৈরি করা হয়েছিল তার নাম হলো ডুইফকেন, এবং এর কাপ্তেন ছিলেন ওলন্দাজ নাবিক উইলিয়াম জ্যানসন। তিনি ১৬০৬ সালের গোড়ার দিকে কেপ ইয়র্ক উপদ্বীপের উপকূলটি দেখেছিলেন এবং ১৬০৬ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি কেপ ইয়র্কের বর্তমান শহর ওয়েইপার কাছে পেনেফাদার নদীতে অবতরণ করেছিলেন। সেই বছরের শেষের দিকে স্পেনীয় অভিযাত্রী লুইস ভাজ দে টরেস টরেস প্রণালীর দ্বীপপুঞ্জের মধ্য দিয়ে যাত্রা করেছিলেন। ওলন্দাজরা সমগ্র পশ্চিম এবং উত্তর উপকূলরেখার নকশা তৈরি করেছিল এবং ১৭ শতকে এই দ্বীপ মহাদেশের নাম দেয় "নিউ হল্যান্ড"। যদিও বসতি স্থাপনের কোনো প্রচেষ্টা করা হয়নি, তবে বেশ কয়েকটি জাহাজডুবির কারণে মানুষ আটকা পড়ে এবং ১৬২৯ সালে বিদ্রোহ এবং হত্যার জন্য কয়েদীদের বাতাভিয়ায় আবদ্ধ করার মাধ্যমে এই মহাদেশে স্থায়ীভাবে প্রথম ইউরোপীয় বসবাস শুরু হয়। ১৭৭০ সালে ক্যাপ্টেন জেমস কুক অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন এবং পূর্ব উপকূলের নকশা তৈরি করেন। তিনি এই উপকূলের নাম দেন "নিউ সাউথ ওয়েলস" এবং এটি গ্রেট ব্রিটেনের জন্য দাবি করেন।
0.5
4,918.258662
20231101.bn_1171_9
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
অস্ট্রেলিয়া
১৭৮৩ সালে আমেরিকার উপনিবেশগুলো হারানোর পর ব্রিটিশ সরকার নিউ সাউথ ওয়েলসে একটি নতুন পেনাল কলোনি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে ক্যাপ্টেন আর্থার ফিলিপের নেতৃত্বে জাহাজের একটি বহর পাঠায়। একটি ক্যাম্প স্থাপন করে ১৭৮৮ সালের ২৬ জানুয়ারি পোর্ট জ্যাকসনের সিডনি কোভে ইউনিয়ন জ্যাক উত্তোলন করা হয়েছিল। পরবর্তীতে এই দিনটিকে অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রথমদিকে ছোটোখাটো অপরাধের জন্যও অপরাধীদের স্থানান্তর করে অস্ট্রেলিয়ায় নিয়ে আসা হতো এবং মুক্ত বসতি স্থাপনকারীদের (স্বেচ্ছায় অভিবাসী) অধীনে শ্রমিক অথবা দাসি হিসেবে নিযুক্ত করা হতো। যদিও বেশিরভাগ আসামীরাই মুক্তি পেয়ে ঔপনিবেশিক সমাজে বসতি স্থাপন করেছিল, তবে আসামীদের কর্তৃক কিছু বিদ্রোহও সংগঠিত হয়েছিল, কিন্তু সামরিক আইন জারি করার মাধ্যমে তা দমন করা হয়েছিল। ১৮০৮ সালের রম বিদ্রোহ অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে একমাত্র সফল সশস্ত্র সরকার দখল, যার মাধ্যমে দুই বছরের সামরিক শাসনের সূচনা হয়েছিল। পরের দশকে গভর্নর ল্যাচলান ম্যাককুয়ারি কর্তৃক সূচিত সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার নিউ সাউথ ওয়েলসকে শাস্তিমূলক উপনিবেশ থেকে একটি সুশীল সমাজে রূপান্তরিত করেছিল।
0.5
4,918.258662
20231101.bn_1171_10
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
অস্ট্রেলিয়া
উল্লেখ না করলেই নয়, সাধারন অপরাধীদের চেয়ে রাজবন্দিদের সংখ্যই বেশী ছিল অষ্ট্রেলিয়ায়। এরমধ্যে অন্যতম একজন হচ্ছেন ফ্রান্সের সম্রাট নেপোলিয়ান বোনাপার্ট। তাকে ছোট্ট একটি কুঠরিতে বন্দী করে রাখা হয়েছিল, যেখানে নেপোলিয়ান দাড়ানো জায়গাটাও পাননি। কেবলমাত্র শুয়ে বসে থাকেতে পরেতেন।
0.5
4,918.258662
20231101.bn_1171_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
অস্ট্রেলিয়া
বসতি স্থাপনের পর ১৫০ বছর ধরে বিভিন্ন সংক্রামক রোগের কারণে আদিবাসী জনসংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। বসতি স্থাপনকারীদের সাথে সীমান্ত সংঘর্ষের ফলে আরও হাজার হাজার আদিবাসী মারা গেছেন।
0.5
4,918.258662
20231101.bn_137895_11
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
রিয়াজ
রিয়াজ ১৯৯৯ মৌসুমে শাবনূরের বিপরীতে অভিনয় করেন বলিউড সুপারহিট চলচ্চিত্র দিওয়ানা অনুকরণে পরিচালক মতিন রহমান নির্মিত বিয়ের ফুল চলচ্চিত্রে এবং এটিও ব্যবসায়িকভাবে সফলতা অর্জন করে। প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রটি ব্যাবসায়িক সাফল্য এনে দেয়ায় পরিচালক মহাম্মাদ হান্নান রিয়াজকে নিয়ে ধারাবাহিকভাবে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। এগুলো হলো, শাবনূরের বিপরীতে ভালবাসি তোমাকে, পপির বিপরীতে বিদ্রোহ চারিদিকে, রাভিনার বিপরীতে সাবধান, দলপতি, পূর্ণিমার বিপরীতে খবরদার এবং সর্বশেষ শাবনূরের বিপরীতে ভালবাসা ভালবাসা (২০০৭)।
0.5
4,888.503449
20231101.bn_137895_12
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
রিয়াজ
২০০০ সালের ঈদুল ফিতর-এ মুক্তি পায় এফ আই মানিক পরিচালিত চলচ্চিত্র এ বাঁধন যাবেনা ছিঁড়ে। এই চলচ্চিত্রের মধ্যে দিয়ে সাফল্যের স্রোতে আরো এগিয়ে যান তিনি। এরপর তিনি প্রথমবারের মতো জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্রকার হুমায়ুন আহমেদের দুই দুয়ারী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন একজন রহস্য মানবের ভূমিকায়। এটিও ব্যবসা-সফল হয় এবং তিনি প্রথমবারের মতো শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
0.5
4,888.503449
20231101.bn_137895_13
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
রিয়াজ
অতঃপর সাঈদুর রহমান সাঈদ নির্মাণ করেন এরই নাম দোস্তী যাতে রিয়াজ-শাবনূর ছাড়াও অভিনয় করেন বলিউড অভিনেতা শক্তি কাপুর। গল্প এবং অভিনয় মিলিয়ে এই চলচ্চিত্রটিও রিয়াজকে সাফল্য এনে দেয়।
0.5
4,888.503449
20231101.bn_137895_14
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
রিয়াজ
২০০১ সালে মুক্তি পায় পরিচালক মতিন রহমান এর এই মন চায় যে...!। এই চলচ্চিত্রটি আশানুরূপ ব্যবসা সফল হয়নি। গাজী মাহাবুব পরিচালিত প্রেমের তাজমহল চলচ্চিত্রটি সফলতা অর্জন করে এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতি (বিএফপিডিএ) থেকে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। ২০০১ সালে ঈদুল ফিতরে মুক্তি পায় পরিচালক দিলীপ বিশ্বাস-এর পুত্র দেবাশীষ বিশ্বাস নির্মিত চলচ্চিত্র শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ। ব্যাপক প্রচার এবং নির্মাণশৈলীর কল্যাণে ছবিটি সাফল্য অর্জনে সমর্থ হয়। এই সিনেমায় রিয়াজের অভিনয় দর্শকদের কাছে বেশ আলোচিত হয়। লালন সাইয়ের বিখ্যাত গান "মিলন হবে কতো দিনে"-এর শিরোনামে পরিচালক জাকির হোসেন রাজু নির্মাণ করেন মিলন হবে কতো দিনে চলচ্চিত্র। একই বছর মুক্তি পায় বলিউড অভিনেত্রী রিয়া সেনর সঙ্গে অভিনীত চলচ্চিত্র মনে পড়ে তোমাকে। তবে মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি আশানুরূপ ব্যাবসায়িক সাফল্য অর্জন করেনি। পরের বছর জাকির হোসেন রাজুর ভালোবাসা কারে কয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি বিএফপিডিএ পুরস্কার-এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন।
0.5
4,888.503449
20231101.bn_137895_15
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%9C
রিয়াজ
২০০৪ সালে মুক্তি পায় প্রেমের চলচ্চিত্র রং নাম্বার। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন মতিন রহমান। এটিতে রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেছেন টিভি অভিনেত্রী শ্রাবন্তী। মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিত্যদিনের ঘটনা নিয়ে নির্মিত এ চলচ্চিত্রটি সে সময় তরুণ-তরুণীসহ প্রায় সকল শ্রেণীর দর্শকদের কাছে জনপ্রিয়তা লাভ করে। এরপর তিনি কাজ করেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় ও প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র শ্যামল ছায়াতে। এই চলচ্চিত্রে রিয়াজ একজন ইমামের চরিত্রে অভিনয় করে আলোচিত হন। এটি ২০০৬ সালে "সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র" বিভাগে একাডেমি পুরস্কার এর জন্য বাংলাদেশ থেকে নিবেদন করা হয়েছিল। এছাড়াও চলচ্চিত্রটি কয়েকটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়। একই বছর বিশ্ব বিখ্যাত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ছোট গল্প শাস্তি অবলম্বনে একই শিরোনামে নির্মিত হয় চলচ্চিত্র শাস্তি। এটি ছিল বাংলাদেশে রবিন্দ্রসাহিত্যের প্রথম অনুপম চলচ্চিত্রায়ন, দ্বিতীয়টি সুভা। রিয়াজ এখানে ছিদাম চরিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশের অন্যতম চলচ্চিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম। রিয়াজ-সহ এ চলচ্চিত্রের সকল শিল্পীর অভিনয় দর্শক-সমালোচকদের কাছে সমাদৃত হয় এবং তিনি মেরিল-প্রথম আলো পূরস্কার পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার (সমালোচক) পুরস্কার লাভ করেন।
1
4,888.503449