_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
5.1k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
11.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_3169_33 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | মুহাম্মাদ | ইসলামি ভাষ্যমতে মুহাম্মাদ এক রাতে মক্কায় অবস্থিত মসজিদুল হারাম থেকে জেরুজালেমে অবস্থিত মসজিদুল আকসায় যান; এই ভ্রমণ ইসলামে ইসরা নামে পরিচিত। পবিত্র হাদিস শরীফ ও সাহাবা-আজমাঈ'নদের বর্ণনানুযায়ী, মসজিদুল আকসা থেকে তিনি বুরাক (একটি ঐশ্বরিক বাহন বিশেষ)'এ করে উর্দ্ধারোহণ করেন এবং মহান স্রষ্টার সান্নিধ্য লাভ করেন। এসময় তিনি বেহেশ্ত ও দোজখ অবলোকন করেন এবং ইব্রাহিম, মূসা ও ঈসা নবিদের সাথে সাক্ষাৎ করেন। এই যাত্রা মুসলমানদের কাছে মি'রাজ নামে পরিচিত। ইসলামি সূত্রানুসারে, এই সম্পূর্ণ যাত্রার সময়ে পৃথিবীতে কোনো সময়ই অতিবাহিত হয় নি বলে ধারণা করা হয়। মুহাম্মাদের প্রথম জীবনীকার ইবনে ইসহাক ঘটনাটি আধ্যাত্মিকভাবে সংঘটিত হয়েছিল বলে যুক্তি উপস্থাপন করেন, অন্যদিকে পরবর্তী সময়ে আল-তাবারি ও ইবনে কাসিরদের মত যুক্তিবাদী ইসলামী ইতিহাসবেত্তাদের মতে মি'রাজে মুহাম্মাদ সশরীরে উর্দ্ধারোহণ করেছিলেন বলে যুক্তি দেখান। | 0.5 | 11,112.022673 |
20231101.bn_3169_34 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | মুহাম্মাদ | মুহাম্মাদের আহ্বানে মক্কায় বেশকিছু লোক ইসলামের প্রতি উৎসাহী হয়ে ইসলাম গ্রহণ করে। তারা মূলত হজ্জ করতে এসে ইসলামে দাওয়াত পেয়েছিল। এরা আকাবা নামক স্থানে মুহাম্মাদের কাছে শপথ করে যে তারা যে কোনো অবস্থায় তাদের নবি মুহাম্মাদকে রক্ষা করবে এবং ইসলাম প্রসারে কাজ করবে। এই শপথগুলো আকাবার শপথ নামে সুপরিচিত। এই শপথগুলোর মাধ্যমেই মদিনায় ইসলাম প্রতিষ্ঠার উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হয় এবং একসময় মদিনার ১২টি গোত্রের নেতারা একটি প্রতিনিধিদল প্রেরণের মাধ্যমে মুহাম্মাদকে মদিনায় আসার আমন্ত্রণ জানায়। মদিনা তথা ইয়াসরিবে অনেক আগে থেকে প্রায় ৬২০ সাল পর্যন্ত গোত্র গোত্র এবং ইহুদিদের সাথে অন্যদের যুদ্ধ লেগে থাকে। বিশেষত বুয়াছের যুদ্ধে সবগুলো গোত্র যুদ্ধে অংশ নেওয়ায় প্রচুর রক্তপাত ঘটে। এ থেকে মদিনার লোকেরা বুঝতে সমর্থ হয়েছিল যে, রক্তের বিনিময়ে রক্ত নেওয়ার নীতিটি এখন আর প্রযোজ্য হতে পারে না। এজন্য তাদের একজন নেতা দরকার যে সবাইকে একতাবদ্ধ করতে পারবে। এ চিন্তা থেকেই তারা মুহাম্মাদকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল, যদিও আমন্ত্রণকারী অনেকেই তখনও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেনি। এই আমন্ত্রণে মুসলিমরা মক্কা থেকে হিজরত করে মদিনায় চলে যায়। সবশেষে মুহাম্মাদ ও আবু বকর ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে মদিনায় হিজরত করেন। তাদের হিজরতের দিনেই কুরাইশরা মুহাম্মাদকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল, যদিও তা সফল হয় নি। এভাবেই মক্কি যুগের সমাপ্তি ঘটে। যারা মুহাম্মাদের সাথে মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিল তারা "মুহাজিরুন" নামে পরিচিত হয়ে উঠল। | 0.5 | 11,112.022673 |
20231101.bn_3169_35 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | মুহাম্মাদ | নিজ গোত্র ছেড়ে অন্য গোত্রের সাথে যোগদান আরবে অসম্ভব হিসেবে পরিগণিত হত। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে সেরকম নয়, কারণ এক্ষেত্রে ইসলামের বন্ধনই শ্রেষ্ঠ বন্ধন হিসেবে মুসলিমদের কাছে পরিগণিত হয়। এটি তখনকার যুগে একটি বৈপ্লবিক চিন্তার জন্ম দেয়। ইসলামি পঞ্জিকায় হিজরতের বর্ষ থেকে দিন গণনা শুরু হয়। এজন্য ইসলামি পঞ্জিকার বর্ষের শেষে AH উল্লেখিত থাকে যার অর্থ: হিজরি পরবর্তী। | 0.5 | 11,112.022673 |
20231101.bn_3169_36 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | মুহাম্মাদ | মুহাম্মাদ মদিনায় গিয়েছিলেন একজন মধ্যস্থতাকারী এবং শাসক হিসেবে। তখন বিবদমান দুটি মূল পক্ষ ছিল বনু আওস ও বনু খাজরাজ। তিনি তার দায়িত্ব সুচারুরূপে পালন করেছিলেন। মদিনার সকল গোত্রকে নিয়ে ঐতিহাসিক মদিনা সনদে স্বাক্ষর করেন যা পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম লিখিত সংবিধান হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। এই সনদের মাধ্যমে মুসলিমদের মধ্যে সকল রক্তারক্তি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এমনকি এর মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় নীতির গোড়াপত্তন করা হয় এবং সকল গোত্রের মধ্যে জবাবদিহিতার অনুভূতি সৃষ্টি করা হয়। আওস, খাযরাজ উভয় গোত্রই ইসলাম গ্রহণ করেছিল। এছাড়াও প্রধানত তিনটি ইহুদি গোত্র (বনু কাইনুকা, বনু কুরাইজা এবং বনু নাদির)। এগুলোসহ মোট আটটি গোত্র এই সনদে স্বাক্ষর করেছিল। এই সনদের মাধ্যমে মদিনা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং মুহাম্মাদ হন তার প্রধান। যে সকল মদিনাবাসী ইসলাম গ্রহণ করেন এবং মুসলিম মুহাজিরদের আশ্রয় দিয়ে সাহায্য করেন তারা আনসার (সাহায্যকারী) নামে পরিচিত হন। | 0.5 | 11,112.022673 |
20231101.bn_3169_37 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | মুহাম্মাদ | হিজরতের পর মক্কার অধিবাসীরা মদিনায় হিজরতকৃত মুসলিমদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে। পরবর্তীতে মক্কার অধিবাসী মুসলিমদের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়।কুরআনের আয়াত নাজিল হওয়ার পর মুহাম্মাদ মুসলিমদেরকে মক্কাবাসীদের সাথে যুদ্ধ করার অনুমতি দিয়ে প্রদান করেছিলেন। প্রচলিত বর্ণনা অনুসারে, ৬২৪ খ্রিস্টাব্দের ১১ ফেব্রুয়ারি মদিনার মসজিদ-আল-কিবলাতায়নে নামাজ আদায় করার সময় মুহাম্মাদ আল্লাহর কাছ থেকে আদেশ পেয়েছিলেন যে নামাজের সময় জেরুজালেমের পরিবর্তে মক্কার দিকে কিবলামুখী হয়ে নামাজ আদায় করতে হবে। এই আদেশের পর থেকে মুহাম্মাদ মক্কামুখী হয়ে নামাজ আদায় করতে শুরু করেন এবং অন্যান্য সাহাবীগণও উক্ত নিয়ম মেনেই নামাজ আদায় করতে শুরু করেন। | 1 | 11,112.022673 |
20231101.bn_3169_38 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | মুহাম্মাদ | মুহাম্মাদ মক্কা বিজয়ের জন্য বেশ কয়েকটি অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছিলেন এবং এর মধ্যে অষ্টম অভিযান, নখলার অভিযানের সময় যুদ্ধে প্রকৃত বিজয় অর্জন করেন। ৬২৪ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে মুহাম্মাদ মক্কার একটি বণিক কাফেলায় অভিযানে প্রায় তিনশতাধিক যোদ্ধার নেতৃত্ব দেন এবং মুসলিমরা বদরে কাফেলার উপর আক্রমণ চালায়। এই পরিকল্পনা সম্পর্কে অবগত হয়ে মক্কার কাফেলা মুসলমানদের প্রতিহত করার জন্য মক্কা থেকে একটি বাহিনী প্রেরণ করা হয়েছিল। এর ফলে বদরের যুদ্ধ শুরু হয়। মুসলিমরা এই যুদ্ধে জয়লাভ করে এবং কমপক্ষে ৪৫ জন মক্কাবাসী নিহত হয় ও ১৪ জন মুসলিম শাহাদৎবরণ করেন।আবু জাহেলসহ মক্কার আরও অনেক প্রভাবশালী নেতা এই যুদ্ধে নিহত হয়। সত্তর জনকে বন্দী করা হয়েছিল, যাদের মধ্যে অনেককেই মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। মুহাম্মাদ এবং তার অনুসারীরা এই বিজয়কে তাদের ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করে এবং মুহাম্মাদ এই বিজয়ের জন্য একদল ফেরেশতাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা পোষণ করেছিল। এই সময় কুরআনের আয়াতগুলো রাষ্ট্রপরিচালনার নিয়ম দূর্নিতীর শাস্তি ও সম্পদ বন্টনের মবিষয়গুলোকে কেন্দ্র করে নাজিল হয়েছিল। | 0.5 | 11,112.022673 |
20231101.bn_3169_39 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | মুহাম্মাদ | এই বিজয় মদিনায় মুহাম্মাদের অবস্থানকে শক্তিশালী করে এবং তাঁর অনুসারীদের মনোবল দৃঢ় করে তোলে। এতে করে তার বিরোধীতা কমতে থাকে এবং পৌত্তলিকরা যারা কিনা এখনও পর্যন্ত ধর্মান্তরিত হয়নি তারা ইসলামের অগ্রগতি সম্পর্কে খুবই ঈর্ষান্বিত ছিল। আউস মানাত গোত্রের আসমা বিনতে মারওয়ান এবং আমর ইবনে আউফ গোত্রের আবু আফাক নামে দু'জন পৌত্তলিক মুসলমানদের নিয়ে কটূক্তি ও অপমানমূলক মন্তব্য রটনা করেছিল। তবে পরবর্তীতে তারা তাদের নিজস্ব গোত্রের লোকদের দ্বারাই নিহত হয়েছিল। তবে এই হাদিসটিকে কোনো কোনো হাদিস বর্ণনাকারী বানোয়াট ও জাল হাদিস বলে মনে করেন। পরবর্তীতে এই গোত্রগুলোর বেশিরভাগ সদস্যই ইসলাম ধর্মে স্বইচ্ছায় ধর্মান্তরিত হয়েছিল। | 0.5 | 11,112.022673 |
20231101.bn_3169_40 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | মুহাম্মাদ | মুহাম্মদ (সা.) মদিনা থেকে বনু কাইনুকা গোত্রকে বিতারিত করেছিলেন, যারা তৎকালীন মদিনার তিনটি প্রধান ইহুদি গোত্রের মধ্যে একটি ছিল। তবে কিছু ইতিহাসবিদ দাবি করেন যে মুহাম্মদের মৃত্যুর পরে এই ঘটনা ঘটেছিল। আল-ওয়াকিদির মতে, আবদুল্লাহ ইবনে উবাই তাদের পক্ষে কথা বলার পরে, মুহাম্মদ তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা থেকে বিরত ছিলেন এবং তাদের মদিনা থেকে নির্বাসিত করার আদেশ দিয়েছিলেন। বদর যুদ্ধের পরে, মুহাম্মাদ হেজাজ এর উত্তর অংশ থেকে তার সম্প্রদায়কে রক্ষা করার জন্য বেশ কয়েকটি বেদুঈন উপজাতির সাথে পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্কও তৈরি করেছিলেন। | 0.5 | 11,112.022673 |
20231101.bn_3169_41 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6 | মুহাম্মাদ | মদিনায় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরপরই মক্কার সাথে এর সম্পর্ক দিন দিন খারাপ হতে থাকে। মক্কার কুরাইশরা মদিনা রাষ্ট্রের ধ্বংসের জন্য যুদ্ধংদেহী মনোভাব পোষণ করতে থাকে। মুহাম্মাদ মদিনায় এসে আশেপাশের সকল গোত্রের সাথে সন্ধি চুক্তি স্থাপনের মাধ্যমে শান্তি স্থাপনে অগ্রণী ছিলেন। কিন্তু মক্কার কুরাইশরা গৃহত্যাগী সকল মুসলিমদের সম্পত্তি ছিনিয়ে নেয়। এই অবস্থায় ৬২৪ সালে মুহাম্মাদ ৩০০ সৈন্যের একটি সেনাদলকে মক্কার একটি বাণিজ্যিক কাফেলাকে বাধা দেওয়ার উদ্দেশ্যে পাঠায়। কারণ উক্ত কাফেলা বাণিজ্যের নাম করে অস্ত্র সংগ্রহের চেষ্টা করছিল। কুরাইশরা তাদের কাফেলা রক্ষায় সফল হয়। কিন্তু এই প্রচেষ্টার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য যুদ্ধের ডাক দেয়। আত্মরক্ষামূলক এই যুদ্ধে মুসলিমরা সৈন্য সংখ্যার দিক দিয়ে কুরাইশদের এক তৃতীয়াংশ হয়েও বিজয় অর্জন করে। এই যুদ্ধ বদর যুদ্ধ নামে পরিচিত যা ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ মার্চ তারিখে সংঘটিত হয়। মুসলিমদের মতে, এই যুদ্ধে আল্লাহ মুসলিমদের সহায়তা করেছিলেন। এই সময় থেকেই ইসলামের সশস্ত্র ইতিহাসের সূচনা ঘটে। এরপর ৬২৫ সালের ২৩ মার্চে উহুদ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এতে প্রথম দিকে কুরাইশরা পরাজিত হলেও শেষে বিজয়ীর বেশে মক্কায় প্রবেশ করতে সমর্থ হয় এবং মুসলিমগণ সূচনাপর্বে বিজয়ী হওয়া সত্ত্বেও চূড়ান্ত মুহূর্তের নীতিগত দুর্বলতার কারণে পরাজিতের বেশে মদীনায় প্রবেশ করে। ৬২৭ সালে আবু সুফিয়ান কুরাইশদের আরেকটি দল নিয়ে মদিনা আক্রমণ করে। কিন্তু এবারও খন্দকের যুদ্ধে মুসলিমদের কাছে পরাজিত হয়। যুদ্ধ বিজয়ে উৎসাহিত হয়ে মুসলিমরা আরবে একটি প্রভাবশালী শক্তিতে পরিণত হয়। ফলে আশেপাশের অনেক গোত্রের উপরই মুসলিমরা প্রভাব বিস্তারে সক্ষম হয়। | 0.5 | 11,112.022673 |
20231101.bn_1568_12 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE | হিন্দুধর্ম | হিন্দুধর্ম আজ একাধিক শাখায় বিভক্ত। দেবতার উপাসনার উপর ভিত্তি করে প্রধান বিভাগগুলি হল বৈষ্ণবধর্ম, শৈবধর্ম, স্মার্তবাদ ও শাক্তধর্ম। এছাড়াও হিন্দুধর্ম একাধিক ঐশ্বরিক শক্তিতে বিশ্বাস করে। অনেক হিন্দুই বিশ্বাস করে দেবতারা একক, নৈর্ব্যক্তিক যা ঈশ্বরের চূড়ান্ত সরূপ। আবার কিছু হিন্দু মনে করেন যে একটি নির্দিষ্ট দেবতা সকল দেবতার প্রধান এবং বিভিন্ন দেবদেবীরা বিভিন্ন রূপ প্রকাশের মাধ্যমে তারই প্রতিনিধিত্ব করে। | 0.5 | 8,496.994308 |
20231101.bn_1568_13 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE | হিন্দুধর্ম | একাধিক ছোটো বিভাগ বা উপবিভাগ লক্ষিত হয়, যাদের অনেকগুলিই পরস্পরের সঙ্গে অংশত যুক্ত। তবে আজকের হিন্দুরা মোটামুটিভাবে পূর্বোক্ত চারটি প্রধান শাখার কোনো না কোনো একটির সদস্য। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল আত্মার অস্তিত্বে বিশ্বাস, আত্মার পুনরায় দেহধারণ এবং কর্মফল সেইসাথে ধর্ম বিশ্বাস (দায়িত্ব, অধিকার, আইন, আচার, গুণাবলী এবং বেঁচে থাকার সঠিক পথ নির্দেশনার সমস্টি)। | 0.5 | 8,496.994308 |
20231101.bn_1568_14 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE | হিন্দুধর্ম | ২০০৭ সালে অধিকতর জটিল ও সূক্ষ্ম বিবেচনার নিরিখে একাধিক মতের বিভিন্নতা ও বৈচিত্র্যের দিকটি বিচার করে ম্যাকড্যানিয়েল - হিন্দুধর্মের ছয়টি জাতিগত "ধরন" বের করেন। এই বিভাগগুলি হলঃ | 0.5 | 8,496.994308 |
20231101.bn_1568_15 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE | হিন্দুধর্ম | লৌকিক হিন্দুধর্ম – বিভিন্ন স্থানীয় ঐতিহ্য ও লৌকিক দেবদেবীর পূজাকে কেন্দ্র করে আঞ্চলিক বা সম্প্রদায় স্তরের ধর্মবিশ্বাস যা প্রাগৈতিহাসিক কাল বা অন্ততপক্ষে বেদ রচিত হবার আগে থেকে প্রচলিত। | 0.5 | 8,496.994308 |
20231101.bn_1568_16 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE | হিন্দুধর্ম | ধার্মিক হিন্দুধর্ম বা প্রাত্যহিক নৈতিকতা – কর্ম ও হিন্দু বিবাহ সংস্কার ইত্যাদি সামাজিক নিয়মকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা শাখা। | 1 | 8,496.994308 |
20231101.bn_1568_17 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE | হিন্দুধর্ম | মাইকেলস তিনটি হিন্দু ধর্ম এবং হিন্দু ধার্মিকতার চারটি ধরন আলাদা করেন। তিনটি হিন্দু ধর্মের ধরন হলঃ- "ব্রাহ্মন-সাংস্কৃতিক হিন্দুধর্ম", "লৌকিক ও উপজাতীয় ধর্ম" এবং "প্রতিষ্ঠিত ধর্ম"। হিন্দু ধার্মিকতার চারটি রূপ হল প্রাচীন শাস্ত্রীয় "কর্মফল মার্গ", জ্ঞান মার্গ, ভক্তি মার্গ, এবং সর্বশেষটি হল "বীরত্বমূলক" যার মূলে রয়েছে সামরিক ঐতিহ্য। সামরিক ঐতিহ্যভিত্তিক বীরত্বমূলক ধর্মের একটি উদাহরন হল রাম যাকে বিষ্ণুর অবতার বলা হয়। এরূপ ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল রাজনৈতিক হিন্দুধর্ম। "বীরত্বমূলক" ধর্মের অপর নাম বীর্য মার্গ। | 0.5 | 8,496.994308 |
20231101.bn_1568_18 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE | হিন্দুধর্ম | মাইকেলের মত অনুযায়ী, নয় জন হিন্দুর মধ্যে অন্তত একজন জন্ম থেকে এক বা উভয় "ব্রাহ্মন-সাংস্কৃতিক হিন্দুধর্ম" বা "লৌকিক ও উপজাতীয় ধর্ম" অনুসারি হয় (অনুশীলন বা অ-অনুশীলন যাই হোক না কেন)। তিনি হিন্দুদের ধর্ম অনুশাসন বেছে নেবার উপর ভিত্তি করে শ্রেণীকরণ করেন এবং দেখেন যে সবাই "প্রতিষ্ঠিত ধর্মের" একাধিক শাখার যে কোন একটি বাছাই করে। যেমন বৈষ্ণব এবং শিব উপাসক হন। সেই সাথে যদিও ব্রাহ্মণ-সাংস্কৃতিক ধারার পূজা পদ্ধতি করা হয় তবুও পুরোহিত ব্রাহ্মণদের উপর জোর কম দেয়া হয় (যেহেতু গুনার্জনের দ্বারা যে কেউই ব্রাহ্মণের মত পূজা করতে পারে)। তিনি আরও উল্লেখ্য করেন যে "প্রতিষ্ঠিত ধর্মের" অংশ হিসেবে বৌদ্ধ, জৈনধর্ম, শিখধর্ম রয়েছে তবে তারা এখন স্বতন্ত্র ধর্ম হিসেবে পালিত হয়। তাছাড়া সৃষ্টিশীল বিশ্বাস নিয়ে আন্দোলন করা ব্রাহ্ম সমাজ, ব্রহ্মবিদ্যা-সম্বন্ধীয় সমাজ, সেইসাথে বিভিন্ন "গুরু" এবং নতুন ধরনের ধর্মীয় আন্দোলনের পথিকৃৎ মহর্ষি মহেশ যোগী এবং আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ ইত্যাদি হল "প্রতিষ্ঠিত ধর্ম" ভিত্তিক বিভিন্ন সংস্থা, সমাজ বা ব্যক্তি। তাদের সকলেরই মূল হল প্রতিষ্ঠিত ধর্ম বা আদি ধর্ম। | 0.5 | 8,496.994308 |
20231101.bn_1568_19 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE | হিন্দুধর্ম | ১৯ শতকের শেষের দিকে হিন্দু জাতীয়তাবাদ আন্দোলনের সময় “সনাতন” শব্দটি হিন্দুধর্মের অপর নাম হিসাবে প্রকাশ হয়েছিল। এর কারণ ছিল "হিন্দু" শব্দটি অ-দেশিয় ফার্সি শব্দ হওয়ায় এর ব্যবহার যেন না করা হয়। সংস্কৃতে সনাতন ধর্মের অর্থ হয় ‘চিরন্তন ধর্ম’ বা ‘চিরন্তন পন্থা’। সনাতন ধর্মকে কেবল কোনো জাতিবাচক বা সম্প্রদায় ভিত্তিক না বলে সকলের জন্য এক পন্থা হিসেবে প্রচারিত হয়। যেমন, দাহ ক্ষমতা অগ্নির বৈশিষ্ট, তেমনি সনাতনকে মানবমাত্র ধর্ম বা বিধি হিসেবে দেখা হয়, যেখানে ধর্মের বিশেষণ বাচক শব্দ হিসেবে এর প্রয়োগ হয়। অনেক ক্ষেত্রে সনাতন শব্দটি ঈশ্বর বুঝাতেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এর অনুসারীগণ সনাতন ধর্মকে অপরিবর্তনশীল (যা ছিল, আছে এবং থাকবে) বলে মনে করেন। অর্থাৎ যে ধর্মের কখনো পরিবর্তন বা বিনাশ হয় না, তাই সনাতন ধর্ম। | 0.5 | 8,496.994308 |
20231101.bn_1568_20 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE | হিন্দুধর্ম | হিন্দুধর্মের একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এর বিশালত্ব। বৈষ্ণব, শাক্ত, শৈব, গাণপত্য প্রভৃতি সম্প্রদায়; দ্বৈত, অদ্বৈত, বিশিষ্টাদ্বৈত প্রভৃতি মতবাদ; জ্ঞান, কর্ম, ভক্তি, ত্রিয়া মার্গ ইত্যাদি বিভিন্ন বৈচিত্রপূর্ণ বৈশিষ্ট্যে হিন্দুধর্মের বিশালত্বের পরিচয় পাওয়া যায়। | 0.5 | 8,496.994308 |
20231101.bn_2898_14 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8 | সুন্দরবন | উঁচু অঞ্চলে স্বাদুপানির গতিপথ পরিবর্তনের কারণে ভারতীয় ম্যানগ্রোভ আর্দ্রভূমিগুলোর অনেকগুলোতে স্বাদু পানির প্রবাহ ১৯ শতকের শেষের দিক থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গিয়েছে। একই সাথে নিও-টেকটনিক গতির কারণে বেঙ্গল বেসিনও পূর্বের দিকে সামান্য ঢালু হয়ে গিয়েছে, যার ফলে স্বাদু পানির বৃহত্তর অংশ চলে আসছে বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনে। ফলশ্রতিতে বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনে লবণাক্ততার পরিমাণ ভারতীয় অংশের তুলনায় অনেক কম। ১৯৯০ সালের এক গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, “হিমালয়ের প্রাকৃতিক পরিবেশের অবনতি বা “গ্রিন হাউস” এর কারণে সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়ে বাংলাদেশের বন্যা পরিস্থিতিকে আশঙ্কাজনক করে তুলেছে এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। যদিও, ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দে -“জলবায়ুর পরিবর্তন ও বিশ্ব ঐতিহ্যের পাঠ” শীর্ষক ইউনেস্কোর রিপোর্টে বলা হয়েছে যে মনুষ্যসৃষ্ট অন্যান্য কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের যে ৪৫ সে.মি. উচ্চতা বৃদ্ধি হয়েছে, তা সহ মনুষ্যসৃষ্ট আরও নানাবিধ কারণে সুন্দরবনের ৭৫ শতাংশ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে (জলবায়ু পরিবর্তনের উপর আলোচনায় প্রাকাশিত আন্তঃসরকার পরিষদের মত অনুযায়ী ২১ শতকের মধ্যেই)। | 0.5 | 8,303.45693 |
20231101.bn_2898_15 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8 | সুন্দরবন | সামুদ্রিক ঝড়ঝঞ্ঝার বিরুদ্ধে ম্যানগ্রোভের যে-অরণ্য সুন্দরবন-সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রাকৃতিক প্রাচীর হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তাকে বাঁচানোর যথেষ্ট উদ্যোগ না-থাকায় জাতীয় পরিবেশ আদালতও উদ্বিগ্ন। | 0.5 | 8,303.45693 |
20231101.bn_2898_16 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8 | সুন্দরবন | সুন্দরবনে দুই ধরনের জীবমন্ডলের অস্তিত্ব দেখা যায়: স্বাদুপানি জলাভূমির বনাঞ্চল এবং ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। | 0.5 | 8,303.45693 |
20231101.bn_2898_17 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8 | সুন্দরবন | সুন্দরবনের স্বাদুজল জলাভূমির বনাঞ্চল বাংলাদেশের ক্রান্তীয় আর্দ্র-সপুষ্পক বনের অন্তর্গত। এধরনের বন নোনাজলযুক্ত জলাভূমির উদাহরণ। স্বাদুজলের জীবমন্ডলের জল সামান্য নোনা এবং বর্ষাকালে এই লবণাক্ততা কিছুটা হ্রাস পায়, বিশেষ করে যখন গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র নদের জলের কারণে নোনাজল দূর হয় এবং পলিমাটির পুরু আস্তরণ জমা হয়। | 0.5 | 8,303.45693 |
20231101.bn_2898_18 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8 | সুন্দরবন | সুন্দরবনের প্রধান বনজ বৈচিত্রের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে সুন্দরী,গেওয়া, ঝামটি গরান এবং কেওড়া। ১৯০৩ সালে প্রকাশিত প্রেইন এর হিসেব মতে সর্বমোট ২৪৫টি শ্রেণী এবং ৩৩৪টি প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। | 1 | 8,303.45693 |
20231101.bn_2898_19 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8 | সুন্দরবন | ব-দ্বীপিয় নয় এমন অন্যান্য উপকূলীয় ম্যানগ্রোভ বনভূমি এবং উচ্চভূমির বনাঞ্চলের তুলনায় বাংলাদেশের ম্যানগ্রোভ বনভূমিতে উদ্ভিদ জীবনপ্রবাহের ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে। | 0.5 | 8,303.45693 |
20231101.bn_2898_20 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8 | সুন্দরবন | পূর্ববর্তীটিরউদ্ভিদ জীবনচক্রের ভিন্নতা ব্যাখ্যা করা হয়েছে উত্তর-পূর্বে বিশুদ্ধ পানি ও নিম্ন লবণাক্ততার প্রভাব এবং পানি নিষ্কাশন ও পলি সঞ্চয়ের ভিত্তিতে। | 0.5 | 8,303.45693 |
20231101.bn_2898_21 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8 | সুন্দরবন | সুন্দরবনকে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে একটি আর্দ্র গ্রীষ্মমন্ডলীয় বনভূমি হিসেবে যা গড়ে উঠেছে সুগঠিত সৈকতে কেওড়া (Sonneratia apetala) ও অন্যান্য সামুদ্র উপকূলবর্তী বৃক্ষ প্রধান বনাঞ্চলে। ঐতিহাসিকভাবে সুন্দরবনে প্রধান তিন প্রকারের উদ্ভিদ রয়েছে যাদের চিহ্ণিত করা হয়েছে পানিতে লবণাক্ততার মাত্রা, স্বাদু পানি প্রবাহের মাত্রা ও ভূপ্রকৃতির মাত্রার সাথে সম্পর্কের গভীরতার উপর ভিত্তি করে। | 0.5 | 8,303.45693 |
20231101.bn_2898_22 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%A8 | সুন্দরবন | অঞ্চল জুড়ে সুন্দরী ও গেওয়া এর প্রাধাণ্যের পাশাপাশি বিক্ষিপ্তভাবে রয়েছে ধুন্দল এবং কেওড়া। ঘাস ও গুল্মের মধ্যে শন, নল খাগড়া, গোলপাতা রয়েছে সুবিন্যস্তভাবে। কেওড়া নতুন তৈরি হওয়া পলিভূমিকে নির্দেশ করে এবং এই প্রজাতিটি বন্যপ্রাণীর জন্য জরুরি , বিশেষ করে চিত্রা হরিণের জন্য । | 0.5 | 8,303.45693 |
20231101.bn_1208_0 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | উইকিপিডিয়া | উইকিপিডিয়া হলো সম্মিলিতভাবে সম্পাদিত, বহুভাষিক, মুক্ত প্রবেশাধিকার, মুক্ত বিষয়বস্তু সংযুক্ত অনলাইন বিশ্বকোষ যা উইকিপিডিয়ান বলে পরিচিত স্বেচ্ছাসেবক সম্প্রদায় কর্তৃক লিখিত এবং রক্ষণাবেক্ষণকৃত। স্বেচ্ছাসেবকেরা মিডিয়াউইকি নামে একটি উইকি -ভিত্তিক সম্পাদনা ব্যবস্থা ব্যবহার করে সম্পাদনা করেন। এটি ধারাবাহিকভাবে সিমিলারওয়েব এবং পূর্বে আলেক্সা কর্তৃক র্যাঙ্ককৃত ১০টি জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলির মধ্যে একটি; উইকিপিডিয়া বিশ্বের ৫ তম জনপ্রিয় সাইট হিসেবে স্থান পেয়েছে। ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সালে, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস জানায় উইকিপিডিয়া সমস্ত ওয়েবসাইটের মধ্যে বিশ্বব্যাপী পঞ্চম স্থানে অবস্থান করছে, "মাসিক প্রায় ১৮ বিলিয়ন পৃষ্ঠা প্রদর্শন এবং প্রায় ৫০০ মিলিয়ন স্বতন্ত্র পরিদর্শক রয়েছে। উইকিপিডিয়ায় ইয়াহু, ফেসবুক, মাইক্রোসফট এবং গুগলের পথানুসরণ করে, সর্বাধিক ১.২ বিলিয়ন স্বতন্ত্র পরিদর্শক রয়েছে।" | 0.5 | 8,169.27005 |
20231101.bn_1208_1 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | উইকিপিডিয়া | উইকিপিডিয়া উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন কর্তৃক হোস্টকৃত, যা একটি আমেরিকান অলাভজনক সংস্থা যা মূলত অনুদানের মাধ্যমে অর্থায়ন করে। | 0.5 | 8,169.27005 |
20231101.bn_1208_2 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | উইকিপিডিয়া | ১৫ জানুয়ারি ২০০১ সালে জিমি ওয়েলস এবং ল্যারি স্যাঙ্গার উইকিপিডিয়া চালু করেন। উইকি এবং এনসাইক্লোপিডিয়ার মিশ্রণ করে স্যাঙ্গার এর নামটি তৈরি করেছিলেন। প্রাথমিকভাবে এটি ইংরেজিতে উপলব্ধ ছিল। পরবরতীতে একটি পিন্ডারিশব্দে উইকি (এটি সম্মিলিত ওয়েবসাইটের এক প্রকার নাম, হাওয়াইয়ান ভাষায় "হাঁটা") এবং বিশ্বকোষ। 'উইকি উইকি' মানে দাঁড়িয়ে ছোট-ছোট পায়ে হাঁটা। উইকি ওয়েব সংস্কৃতিতে সবার ছোট-ছোট অবদান যুক্ত হয়েই এই সাইটটির মত ক্রমবর্ধমান সংগ্রহে গড়ে ওঠে। বর্তমানে এটি সব থেকে বড় এবং সর্বাধিক জনপ্রিয় ইন্টারনেট ভিত্তিক তথ্যসূত্র হিসাবে ব্যবহার হয়। | 0.5 | 8,169.27005 |
20231101.bn_1208_3 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | উইকিপিডিয়া | ইংরেজি উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠার পর ধীরে ধীরে অন্যান্য ভাষায় উইকিপিডিয়ার দ্রুত বিকাশ করা হয়। উইকিপিডিয়া সম্প্রদায় বিশ্বব্যাপী সম্মিলিতভাবে ৩৩২টি ভাষার উইকিপিডিয়ায় প্রায় ৪০০ লক্ষ নিবন্ধ রচনা করেছেন, যার মধ্যে শুধুমাত্র ইংরেজি উইকিপিডিয়াতেই রয়েছে ৬৬ লক্ষের অধিক নিবন্ধ। উইকিপিডিয়াতে প্রায় প্রতি মাসে ২ বিলিয়ন বার প্রদর্শিত হয় এবং প্রতি মাসে ১৫ মিলিয়নেরও বেশি সম্পাদনা (প্রায় গড়ে প্রতি সেকেন্ডে ৫.৭ টা সম্পাদনা) করা হয় ()। ২০০৬ সালে, টাইম ম্যাগাজিন বলে যে কাউকে সম্পাদনা করার অনুমতি দেওয়ার নীতি উইকিপিডিয়াকে "বিশ্বের বৃহত্তম (এবং সেরা) বিশ্বকোষ" করে তুলেছে। | 0.5 | 8,169.27005 |
20231101.bn_1208_4 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | উইকিপিডিয়া | উইকিপিডিয়া ওয়েবসাইট উন্মুক্ত প্রকৃতির হওয়ায় এখানে লেখার মান, ধ্বংসপ্রবণতা এবং তথ্যের নির্ভুলতা রক্ষা করতে বিভিন্ন উদ্যোগ পরিচালিত হয়ে থাকে। তবে, কিছু নিবন্ধে অপরীক্ষিত বা অযাচাইকৃত বা অসঙ্গত তথ্য থাকতে পারে। উইকিপিডিয়া জ্ঞানের গণতন্ত্রীকরণ, কভারেজের পরিধি, অনন্য কাঠামো, সংস্কৃতি এবং বাণিজ্যিক পক্ষপাত হ্রাস করার জন্য প্রশংসিত হয়েছে। আবার এটি পদ্ধতিগত পক্ষপাত প্রদর্শনের জন্য সমালোচিত হয়েছে, বিশেষ করে নারীর প্রতি লিঙ্গ পক্ষপাত এবং কথিত আদর্শগত পক্ষপাতিত্বের জন্য। ২০০০-এর দশকে উইকিপিডিয়ার নির্ভরযোগ্যতা প্রায়শই সমালোচিত হয়েছিল, কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এটি হ্রাস পেয়েছে, কারণ উইকিপিডিয়া সাধারণত ২০১০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ২০২০-এর দশকের শুরুতে প্রশংসিত হয়েছে। | 1 | 8,169.27005 |
20231101.bn_1208_5 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | উইকিপিডিয়া | উইকিপিডিয়া শুরু করা হয়েছিল নুপিডিয়া'র একটি বর্ধিত প্রকল্প হিসাবে। নুপিডিয়া হল ইংরেজি ভাষার একটি মুক্ত বিশ্বকোষ যেখানে অভিজ্ঞরা লিখে থাকেন এবং একটি সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুযায়ী লেখাগুলি সম্পাদনা করা হয়। Bomis, Inc নামের একটি ওয়েব পোর্টাল প্রতিষ্ঠান ৯ মার্চ ২০০০ নুপিডিয়ার কার্যক্রম শুরু করে। এখানে মূল ব্যক্তিত্ব ছিলেন Bomic-এর নির্বাহী পরিচালক জিমি ওয়েলস এবং প্রধান সম্পাদক ল্যারি স্যাঙ্গার, যারা পরবর্তীকালে উইকিপিডিয়া কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হন। নিউপিডিয়া মুক্ত তথ্য লাইসেন্সের অধীনে পরিচালনা করা হচ্ছিল; তবে রিচার্ড স্টলম্যান উইকিপিডিয়া কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হবার পর গণ্যু মুক্ত ডকুমেন্টেশন লাইসেন্সে পরিবর্তন করা হয়। | 0.5 | 8,169.27005 |
20231101.bn_1208_6 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | উইকিপিডিয়া | ল্যারি স্যাঙ্গার এবং জিমি ওয়েলস হলেন উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা। সকলে সম্পাদনা করতে পারে এমন একটি বিশ্বকোষ তৈরির জন্য এর লক্ষ্যগুলি নির্ধারণের কাজটি করেন জিমি ওয়েলস এবং উইকি প্রকল্প প্রয়োগের মাধ্যমে এটি সার্থকভাবে সম্পাদনের কৌশল নির্ধারণের কৃতিত্ব দেয়া হয় ল্যারি স্যাঙ্গারকে। ১০ জানুয়ারি ২০০১ জিমি ওয়েলস নুপিডিয়ার মেইলিংলিস্টে নুপিডিয়ার সহপ্রকল্প হিসাবে একটি উইকি তৈরির প্রস্তাব করেন। আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০১ সালের ১৫ জানুয়ারি শুধুমাত্র ইংরেজি ভাষার জন্য www.wikipedia.com ওয়েবসাইটটি চালু করা হয় এবং স্যাঙ্গার এটি নুপিডিয়ার মেইলিংলিস্টে ঘোষণা করেন। উইকিপিডিয়া কাজ শুরু করার কিছুদিনের মধ্যেই "নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি" সংক্রান্ত নিয়মটি চালু করা হয়, এই নিয়মটি নুপিডিয়ার "পক্ষপাত এড়িয়ে চলা" সংক্রান্ত নিয়মটির সাথে অনেক সাদৃশ্যপূর্ণ। এছাড়াও এই বিশ্বকোষটি সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য প্রাথমিকভাবে আরও কিছু নীতিমালা ও নির্দেশাবলী তৈরি করা হয়েছিল এবং সেইসাথে উইকিপিডিয়া নুপিডিয়া থেকে আলাদা একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠানের মত কাজ শুরু করেছিল। | 0.5 | 8,169.27005 |
20231101.bn_1208_7 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | উইকিপিডিয়া | উইকিপিডিয়ার প্রথমদিকের নিবন্ধগুলি নুপিডিয়া, স্ল্যাসডট পোস্টিং এবং সার্চ ইঞ্জিন ইনডেক্সিং-এর মাধ্যমে তৈরি করা হয়। ২০০১ সালের মধ্যে উইকিপিডিয়ায় ১৮ ভাষার প্রায় ২০,০০০ নিবন্ধ তৈরি করা হয়। ২০০৩ সালের শেষের দিকে ২৬টি ভাষায় কাজ শুরু হয় এবং ২০০৩ সালের মধ্যে মোট ৪৬ ভাষার উইকিপিডিয়া চালু হয়। ২০০৪ সাল শেষ হবার আগেই ১৬১টি ভাষার উইকিপিডিয়া প্রকল্প শুরু করা হয়। ২০০৩ সালে সার্ভারে সমস্যা হবার আগ পর্যন্ত নিউপিডিয়া ও উইকিপিডিয়া আলাদা ছিল এবং এরপর সকল নিবন্ধ উইকিপিডিয়ার সাথে সমন্বয় করা হয়। ৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ইংরেজি উইকিপিডিয়া ২০ লক্ষ নিবন্ধের সীমানা পার করে। এটি তখন ১৪০৭ সালে তৈরি করা ইয়ংলে এনসাইক্লোপিডিয়াকে ম্লান করে দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিশ্বকোষে পরিণত হয়। গত ৬০০ বছরের মধ্যে ইয়ংলে এনসাইক্লোপিডিয়া ছিল পৃথিবী সবচেয়ে সমৃদ্ধ বিশ্বকোষ। | 0.5 | 8,169.27005 |
20231101.bn_1208_8 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | উইকিপিডিয়া | প্রথাগত অন্যান্য বিশ্বকোষ থেকে ভিন্ন, উইকিপিডিয়ায় শুধুমাত্র বিভিন্ন মাত্রায় "সুরক্ষিত" বিশেষ স্পর্শকাতর এবং/অথবা ধ্বংসপ্রবণ পাতা ব্যতীত অন্যান্য যে কোন পাতায় সম্পাদনা করা যায়, এমনকি কোনো অ্যাকাউন্ট ব্যতীত যে-কোনো পাঠক অনুমতি ছাড়াই যে-কোন লেখা সম্পাদনা করতে পারেন। যদিও, বিভিন্ন ভাষার সংস্করণে এই নীতি কিছুটা সংশোধিত বা পরিবর্তিত হয়ে থাকে; উদাহরণস্বরূপ, ইংরেজি সংস্করণে শুধুমাত্র নিবন্ধিত ব্যবহারকারী একটি নতুন নিবন্ধ তৈরি করতে পারেন। কোন নিবন্ধই, উক্ত নিবন্ধ সৃষ্টিকারী বা অন্য কোন সম্পাদকের মালিকানাধীন হিসেবে গণ্য হয় না। পরিবর্তে, মূলত সম্পাদকদের ক্ষমতাপ্রদানের মাধ্যমে নিবন্ধের বিষয়বস্তু ও কাঠামো সম্পর্কে প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকে। | 0.5 | 8,169.27005 |
20231101.bn_3502_1 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | কম্পিউটার | কম্পিউটার (Computer) শব্দটি গ্রিক "কম্পিউট" (compute) শব্দ থেকে এসেছে। Compute শব্দের অর্থ হিসাব বা গণনা করা। আর কম্পিউটার (Computer) শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। কিন্তু এখন আর কম্পিউটারকে শুধু গণনাকারী যন্ত্র বলা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। সভ্যতার বিকাশ এবং বর্তমানে তার দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে গণিত ও কম্পিউটারের প্রবল প্রভাব। পশ্চিমবঙ্গে প্রথম কম্পিউটার আসে ১৯৬৪ সালে। পাকিস্তান পরমাণু শক্তি কমিশনের পরমাণু শক্তি কেন্দ্র, ঢাকা-তে ১৯৬৪ সালে স্থাপিত হয় বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) প্রথম কম্পিউটার। এটি ছিল আইবিএম (International Business Machines - IBM) কোম্পানির 1620 সিরিজের একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer)। যন্ত্রটির প্রধান ব্যবহার ছিল জটিল গবেষণা কাজে গাণিতিক হিসাব সম্পন্নকরণ। এটি ছিল দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম কম্পিউটার। | 0.5 | 7,652.819051 |
20231101.bn_3502_2 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | কম্পিউটার | প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গণনা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গণনা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়। | 0.5 | 7,652.819051 |
20231101.bn_3502_3 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | কম্পিউটার | ১৬১৭ সালে স্কটল্যান্ডের গণিতবিদ জন নেপিয়ার গণনার কাজে ছাপা বা দাগ কাটাকাটি অথবা দন্ড ব্যবহার করেন। এসব দন্ড জন নেপিয়ার (John Napier) এর অস্থি নামে পরিচিত। ১৬৪২ সালে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেইজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন। তিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন। ১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন। তিনি যন্ত্রটির নাম দেন রিকোনিং যন্ত্র (Rechoning Mechine)। পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে লিবনিজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন। | 0.5 | 7,652.819051 |
20231101.bn_3502_4 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | কম্পিউটার | উনিশ শতকের শুরুর দিকে আধুনিক একটি যন্ত্রের নির্মাণ ও ব্যবহারের ধারণা (যা কেবলমাত্র যান্ত্রিকভাবে, মানে যেকোনও রকম বুদ্ধিমত্তা ব্যতিরেকে, গাণিতিক হিসাব করতে পারে) প্রথম সোচ্চার ভাবে প্রচার করেন চার্লস ব্যাবেজ। তিনি এটির নাম দেন ডিফারেন্স ইঞ্জিন (Difference Engine)। এই ডিফারেন্স ইঞ্জিন নিয়ে কাজ করার সময় (১৮৩৩ সালে) তিনি অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন নামে আরও উন্নত ও সর্বজনীন একটি যন্ত্রে ধারণা লাভ করেন। কিন্তু প্রয়োজনীয় যন্ত্র ও অর্থের অভাবে কোনোটির কাজই তিনি শেষ করতে পারেননি। | 0.5 | 7,652.819051 |
20231101.bn_3502_5 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | কম্পিউটার | কম্পিউটার বিজ্ঞানের সত্যিকার সূচনা হয় অ্যালান টুরিং এর প্রথমে তাত্ত্বিক ও পরে ব্যবহারিক গবেষণার মাধ্যমে। বিশ শতকের মধ্যভাগ থেকে আধুনিক কম্পিউটারের বিকাশ ঘটতে শুরু করে। ১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে মাইক্রোকম্পিউটারের দ্রুত বিকাশ ঘটতে থাকে। বাজারে প্রচলিত হয় বিভিন্ন প্রকৃতি ও আকারের কম মূল্যের অনেক রকম পার্সোনাল কম্পিউটার (Personal Computer) বা পিসি (PC)। সে সঙ্গে উদ্ভাবিত হয়েছে অনেক রকম অপারেটিং সিস্টেম, প্রোগ্রামের ভাষা, অগণিত ব্যবহারিক প্যাকেজ প্রোগ্রাম। এরসাথে ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেটের এবং সংশ্লিষ্ট সেবা ও পরিসেবার। কম্পিউটার শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত ও সম্প্রসারিত হয়েছে অসংখ্য প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কম্পিউটার শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান। সাম্প্রতিক কালে কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি (Information Technology) বা আইটি (IT) ব্যবসা-বাণিজ্যের বিরাট অংশ দখল করেছে এবং কর্মসংস্থান হয়ে পড়েছে অনেকাংশেই কম্পিউটার নির্ভর।যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টেল কর্পোরেশন ১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবন করার পর থেকে বাজারে আসতে শুরু করে মাইক্রোপ্রসেসর ভিত্তিক কম্পিউটার। তখন থেকে কম্পিউটারের আকৃতি ও কার্যক্ষমতায় এক বিরাট বিপ্লব সাধিত হয়। ১৯৮১ সালে বাজারে আসে আই.বি.এম কোম্পানির পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি। এর পর একের পর এক উদ্ভাবিত হতে থাকে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন মাইক্রোপ্রসেসর এবং তৈরি হতে থাকে শক্তিশালী পিসি। আই.বি.এম কোম্পানি প্রথম থেকেই আই.বি.এম কমপ্যাটিবল কম্পিউটার (IBM compatible computer) তৈরির ক্ষেত্রে কোনো বাধা-নিষেধ না রাখায় এ ধরনের কম্পিউটারগুলির মূল্য ব্যাপকহারে হ্রাস পায় এবং এর ব্যবহারও ক্রমাগত বাড়তে থাকে। একই সময় আই.বি.এম কোম্পানির পাশাপাশি অ্যাপল কম্পিউটার ইনকর্পোরেট (Apple Computer Inc) তাদের উদ্ভাবিত অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ (Apple-Macintosh) কম্পিউটার বাজারে ছাড়ে। কিন্তু অ্যাপল কোম্পানি তাদের কমপ্যাটিবল কম্পিউটার তৈরির ক্ষেত্রে কোনোরূপ উদারতা প্রদর্শন না করায় ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারের মূল্য থেকে যায় অত্যধিক বেশি, যার ফলে অ্যাপল তেমন জনপ্রিয়তা লাভ করতে পারে নি। তবে বিশেষ ধরনের কিছু ব্যবহারিক সুবিধার কারণে মূলত মুদ্রণ শিল্পে অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ কম্পিউটার ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতো। | 1 | 7,652.819051 |
20231101.bn_3502_6 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | কম্পিউটার | সিস্টেম হলো কতগুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস যা কিছু সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কাজ করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদানগুলো নিম্নরূপ :- | 0.5 | 7,652.819051 |
20231101.bn_3502_7 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | কম্পিউটার | কম্পিউটারের বাহ্যিক আকৃতিসম্পন্ন সকল যন্ত্র, যন্ত্রাংশ ও ডিভাইস সমূহকে হার্ডওয়্যার বলে। কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে প্রাথমিকভাবে তিনভাগে ভাগ করা যায়। | 0.5 | 7,652.819051 |
20231101.bn_3502_8 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | কম্পিউটার | সমস্যা সমাধান বা কার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে প্রোগ্রাম বলে। এই প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টি যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে তাকেই সফটওয়্যার বলে। কম্পিউটারের সফট্ওয়্যারকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। | 0.5 | 7,652.819051 |
20231101.bn_3502_9 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0 | কম্পিউটার | সিস্টেম সফটওয়্যার : সিস্টেম সফট্ওয়্যার কম্পিউটারের বিভিন্ন ইউনিটের মধ্যে কাজের সমন্বয় রক্ষা করে ব্যবহারিক প্রোগ্রাম নির্বাহের জন্য কম্পিউটারের সামর্থ্যকে সার্থকভাবে নিয়োজিত রাখে। | 0.5 | 7,652.819051 |
20231101.bn_91808_26 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%A8 | হস্তমৈথুন | ২০০৩ সালে দ্য ক্যানসার কাউন্সিল অস্ট্রেলিয়া এর গ্রাহাম গাইলসের নের্তৃত্বে অস্ট্রেলীয় গবেষকরা একটি গবেষণা করেন। তারা দেখেন পুরুষের নিয়মিত হস্তমৈথুন প্রস্টেট ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস করে। ২০ থেকে ২৯ বছরের যেসব পুরুষ সপ্তাহে ৫ বা তারও অধিক বীর্যপাত করে, তাদের প্রস্টেট ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হ্রাস পায়। অবশ্য তারা স্বমেহনের সাথে প্রোস্টেক ক্যানসার হ্রাসের প্রত্যক্ষ কার্যকারণ সম্পর্ক দেখাতে পারেন নি। এই গবেষণাটি আরও নির্দেশ করছে যে স্বমেহনের ফলে বীর্যপাতের বৃদ্ধি যৌন সংগমের চেয়ে অধিকতর শ্রেয়, কারণ যৌন সঙ্গমের এর ফলে যৌন সংক্রামক রোগ হতে পারে যা ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। যাইহোক, এই উপকারিতা বয়সের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। ২০০৮ সালে হওয়া একটি গবেষণা থেকে দেখা গিয়েছে ২০ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ঘনঘন বীর্যপাত প্রস্টেট ক্যান্সার তৈরীতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। পক্ষান্তরে, একই গবেষণায় দেখা গিয়েছে ৫০ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে ঘনঘন বীর্যপাত ক্যান্সার তৈরীর ঝুঁকি হ্রাস করে। | 0.5 | 7,586.302897 |
20231101.bn_91808_27 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%A8 | হস্তমৈথুন | ১৯৯৭ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় পাওয়া যায়, করোনারি হৃদরোগে মৃত্যু এবং রাগমোচনের হারের মধ্যে একটি বিপরীতমুখী সম্পর্ক আছে, অর্থাৎ রাগমোচনের হার বৃদ্ধি পেলে করোনারি হৃদরোগে মৃত্যুর হার কমে যায়, যদিও যৌনক্রিয়ার ফলে মায়োকার্ডিয়াল ইশেমিয়া ও মায়োকার্ডিয়াল ইনফারকশন এর ঝুঁকি দেখা যেতে পারে। | 0.5 | 7,586.302897 |
20231101.bn_91808_28 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%A8 | হস্তমৈথুন | অর্থাৎ, দুজন ব্যক্তির ক্ষেত্রে মরণশীলতার ভিন্নতা দেখা যাবে যদি একজন আরেকজনের চেয়ে সপ্তাহে দুইবার বেশি বীর্যপাত করেন। বিস্তৃত পরিসরের নমুনা নিয়ে পাওয়া পুরুষের গড় বীর্জপাত হচ্ছে সপ্তাহে ৩ থেকে ৫ বার, যদি এটাই ধরে নিয়ে মন্তব্য টানা হয়, তাহলে প্রতি সপ্তাহে ৫ থেকে ৭ বার বীর্জপাতই মানুষের মরণশীলতায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারে। এই কথাটি ২০০৩ সালের প্রোস্টেট ক্যানসারের বিরুদ্ধে সুবিধা নিয়ে অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রচারিত প্রবন্ধটির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই সম্পর্কের শক্তি বীর্জপাতের হার বৃদ্ধির সাথে আরও বৃদ্ধি পায়। | 0.5 | 7,586.302897 |
20231101.bn_91808_29 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%A8 | হস্তমৈথুন | ২০০৮ সালে তাবরিজ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের করা গবেষণা থেকে দেখা গিয়েছে, বীর্যপাত নাকের রক্ত পরিবাহীগুলোর ফুলে যাওয়া কমিয়ে দেয় এবং এর মাধ্যমে সাধারণ শ্বাস প্রশ্বাসের রাস্তা বিমুক্ত করে। এর কারণ হচ্ছে সিম্প্যাথিক নারভাস সিস্টেমকে দীর্ঘসময় ধরে উদ্দীপিত করা। এই গবেষণা দলের প্রধান গবেষক জানিয়েছেন, "রোগী তার বন্ধ নাক জনিত সমস্যার লক্ষণগুলো দেখে যৌন সঙ্গম বা স্বমেহন কতক্ষণ করবে; তা নিজের মত করে নির্ধারণ করে নিতে পারে। এই ধরনের যৌনক্রিয়া বন্ধ নাককে মুক্ত করতে সহায়তা করে।" | 0.5 | 7,586.302897 |
20231101.bn_91808_30 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%A8 | হস্তমৈথুন | একক স্বমেহন হচ্ছে এমন এক ধরনের যৌনক্রিয়া যার ফলে যৌন সংক্রামক রোগ হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই থাকে না। একাধিক ব্যক্তি একত্রে মিলে স্বমেহনের ফলে যৌন রোগ হবার সম্ভাবনা শূন্য হয়ে যায় একথা বলা যাবে না। তবে যৌন রোগ হওয়ার সম্ভাবনা যৌন অনুপ্রবেশের তুলনায় পারস্পরিক স্বমেহনে অনেক কম। এরকম দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করার জন্য এবং স্বমেহনকে যুক্তরাষ্ট্রের যৌনশিক্ষার পাঠ্যসূচীতে অন্তর্ভূক্তকরণের ফলে ক্লিন্টন প্রশাসনের সময় যুক্তরাষ্ট্রের সার্জন জেনারাল জোসেলিন এল্ডারকে তার পদ থেকে অপসারণ করা হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কিছু রাষ্ট্রের যৌনশিক্ষার পাঠ্যক্রমে স্বমেহনকে উৎসাহিত করা হয়। | 1 | 7,586.302897 |
20231101.bn_91808_31 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%A8 | হস্তমৈথুন | যৌন চরমসুখ স্বমেহনের দ্বারাই আসুক বা অন্য কোনভাবেই আসুক, এর ফলে ব্যক্তি একধরনের সন্তোষজনক অবস্থা ও নিরুত্তেজ অবস্থায় (রিলাক্সড) পৌঁছান। এর ফলে প্রায়ই তন্দ্রা বা নিদ্রা আসে, বিশেষ করে ব্যক্তি যদি বিছানায় স্বমেহন করেন। | 0.5 | 7,586.302897 |
20231101.bn_91808_32 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%A8 | হস্তমৈথুন | কিছু পেশাদার স্বমেহনকে কার্ডিওভাস্কুলার বেয়াম হিসেবে উল্লেখ করেছেন। যদিও এই বিষয়ে স্বল্প গবেষণা হয়েছে, তবে যারা হৃদরোগের সমস্যায় ভোগেন (বিশেষ করে যারা মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন অথবা হার্ট এটাক এর সমস্যা থেকে সেড়ে উঠছেন) তাদের এই শারীরিক ক্রিয়া (যৌন সঙ্গম এবং স্বমেহন সহ) ধীরে ধীরে চালিয়ে যাওয়া উচিৎ। তবে এধরনের যৌন আচরণ করার সময় শরীর কতটা নিতে পারছে সেবিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত। ফিজিকাল থেরাপি দেয়ার সময় এই সীমিত আচরণের বেলায় উৎসাহিত করা যেতে পারে। নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিনে প্রকাশিত গবেষণা অনুসারে সাধারণত প্রকৃত যৌন সঙ্গম শক্তির খরচ কিছুটা বৃদ্ধি করে। | 0.5 | 7,586.302897 |
20231101.bn_91808_33 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%A8 | হস্তমৈথুন | যৌনসঙ্গম ও স্বমেহন উভয়ই রক্তচাপ কমায়। একটি গবেষণা অনুসারে যেসব ব্যক্তি সাম্প্রতিক সময়ে কোনো যৌন ক্রীড়া করে নি, তাদের তুলনায় যারা হস্তমৈথুন করেছেন তাদের রক্তচাপ কম। | 0.5 | 7,586.302897 |
20231101.bn_91808_34 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A5%E0%A7%81%E0%A6%A8 | হস্তমৈথুন | যারা স্বমেহনের সময় কোনো বস্তুকে প্রবিষ্ট করায়, সেই বস্তুর অভ্যন্তরে আটকে পরার একটি ঝুঁকি থাকে (দেখুন পায়ুতে বহিঃবস্তু)। নারী পুরুষ উভয়ই এই সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। একজন নারী জার্মানির হাসপাতালে গিয়েছিলেন কারণ তার মুত্রথলীতে দুইটি পেন্সিল আটকে গিয়েছিল। স্বমেহনের সময় এই পেন্সিল ভেতরে প্রবেশ করালে এই দুটো তার মুত্রনালীকে বিদ্ধ করে। | 0.5 | 7,586.302897 |
20231101.bn_4876_7 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | রাশিয়া | রাশিয়া ইউরেশিয়া ভূখণ্ডের উত্তর অংশের বেশির ভাগ এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। পূর্ব ইউরোপ এর বেশির ভাগ অংশ রাশিয়াতে পড়েছে। এটি আয়তনের বিচারে বিশ্বের বৃহত্তম দেশ। বিশাল রাশিয়ার প্রকৃতি একই সাথে বৈচিত্র্যময় ও বৈচিত্র্যহীন। উত্তর থেকে দক্ষিণে তুন্দ্রা, তৈগা, স্তেপ ও অর্ধ-ঊষর মরুভূমি বিস্তৃত। দেশটিতে ৪০টি ইউনেস্কো জীবমণ্ডল সংরক্ষণ এলাকা (Biosphere Reserve) রয়েছে। রাশিয়া বিশ্বের সর্বপ্রথম বৃহত্তম দেশ এবং প্রথম শীতলতম দেশ বলে এ দেশে সারাবছর হিমশীতল এবং শৈত্যপূর্ণ থাকে। অতিরিক্ত আর্কটিক বরফাচ্ছন্নের, অতি উচ্চভূমি এবং রুশ প্রকৃতির হেতু দ্বারা শৈত্যপ্রবাহ সৃষ্টি হয় এবং সারাদিন শৈত্যপ্রবাহ চলতে থাকে। এই দেশে বছরে ১০ মাস শৈত্যপ্রবাহ (সেপ্টেম্বর-মে) এবং ৮ মাস বরফাচ্ছন্ন (অক্টোবর-এপ্রিল) হয়ে থাকে। রাশিয়ার সাইবেরিয়া এলাকায় সারাদিন ঠাণ্ডা ও শৈত্যপ্রবাহ থাকে এবং পশ্চিম-দক্ষিণাংশে গরম থাকে। বিধায়, রাশিয়া দেশটি হাড়কাঁপানি ঠাণ্ডা বলে এখানে থাকাটা বরং খুবই কষ্টকর এবং প্রতিকূল। | 0.5 | 7,358.099922 |
20231101.bn_4876_8 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | রাশিয়া | রাশিয়ার ব্যাপক খনিজ ও জ্বালানি সম্পদ একে বিশ্বের বৃহত্তম মজুদদার হিসেবে তৈরি করেছে। এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ তেল ও গ্যাস উৎপাদনকারী দেশ। দেশটি পারমাণবিক শক্তি সম্পন্ন পাঁচটি স্বীকৃত দেশের মধ্যে অন্যতম এবং দেশটির বিশ্বের বৃহত্তম ধ্বংসাত্মক অস্ত্রভাণ্ডার রয়েছে। রাশিয়া একটি পরাক্রমশালী রাষ্ট্র যেটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য এবং জি ৮, জি ২০, দি কাউন্সিল অফ ইউরোপ, দি এশিয়া প্যাসিফিক ইকোনোমিক কোঅপারেশন, সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা, ইউরেশীয় অর্থনৈতিক কমিউনিটি, ইউরোপ নিরাপত্তা সংগঠন কাউন্সিল (ও এস সি ই) ও বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সদস্য। স্বাধীন রাষ্ট্রের কমনওয়েলথের অন্যতম সদস্য। | 0.5 | 7,358.099922 |
20231101.bn_4876_9 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | রাশিয়া | সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর রাশিয়াতে পরিকল্পিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থার অবসান ঘটে এবং ১৯৯০-এর দশকে দেশটিতে লাগামহীনভাবে পুঁজিবাদী অর্থনীতি বিস্তার লাভ করে। এর ফলে স্বল্পসংখ্যক ক্ষমতাবান ব্যক্তির হাতে বেশির ভাগ সম্পদ কুক্ষিগত হয়। | 0.5 | 7,358.099922 |
20231101.bn_4876_10 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | রাশিয়া | ২০০৩ সালে রুশ সরকার ইউকোস নামের তেল কোম্পানিটি ভেঙে দিলে রাশিয়ার অর্থনীতি আবার একনায়কতান্ত্রিকতার দিকে মোড় নেয়। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাশিয়াকে ২০০২ সালে মুক্ত বাজার অর্থনীতি হিসেবে চিহ্নিত করে, সরকারী নিয়ন্ত্রণ এখনও সেখানে বড় ভূমিকা রাখছে। | 0.5 | 7,358.099922 |
20231101.bn_4876_11 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | রাশিয়া | ১৯৯৮ সালে রাশিয়ার অর্থনীতিতে ধ্বস নামে, কিন্তু বিশ্ববাজারে তেলের উচ্চমূল্যের কারণে রাশিয়া এই বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠে। রাশিয়ার অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রয়োজন থাকলেও প্রায় এক দশক যাবত দেশটির অর্থনীতিতে ভাল প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। ২০০৬ সালে এর প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৭%। | 1 | 7,358.099922 |
20231101.bn_4876_12 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | রাশিয়া | রাশিয়াতে বর্তমানে মুক্ত বাজার ব্যবস্থা প্রচলিত। প্রাকৃতিক গ্যাস, তেল, কয়লা ইত্যাদির বিশাল ভান্ডার রাশিয়ার অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখে। রাশিয়ার অর্থনীতি বিশ্বে দশম বৃহত্তম। একুশ শতকের শুরু থেকে সুষ্ঠ রাজনৈতিক ভারসাম্য এবং অভ্যন্তরীন ব্যবস্থাপনা রাশিয়ার অর্থনীতির ব্যাপকায়নে ভূমিকা রেখেছে। ২০০০ সালে রাশিয়ার জনগণের মাসিক গড়পড়তা আয় ছিল ৮০ মার্কিন ডলার, যেটা ২০১০ সালে বেড়ে দাড়ায় ২১,১৯২ রুবল (৭৫০ মার্কিন ডলারে)। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে যাবার পর ১৯৯৮ সালে রাশিয়ার জাতীয় দারিদ্রসীমার নিচে ছিল ৪০% যা ২০১০ নাগাদ ১৩% এ নেমে আসে। ২০০৬ সালের মাঝেই রাশিয়া তার বৈদেশিক ঋণের অধিকাংশ মিটিয়ে ফেলতে সক্ষম হয়, বর্তমানে দেশটি বিশ্বের বৃহৎ অর্থনীতির দেশের মাঝে খুব কম দেনাগ্রস্ত। | 0.5 | 7,358.099922 |
20231101.bn_4876_13 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | রাশিয়া | রাশিয়ার অর্থনীতির বিশাল অংশই প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নির্ভরশীল। বড় শিল্পায়ন প্রাধান্য দেবার মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নির্ভরতা কমিয়ে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কেবল মস্কো এলাকাতেই রাশিয়ার অর্থনীতির বিশাল অংশ নিয়ন্ত্রিত হয়, এটা একটি সমস্যা। এছাড়া ১৯৯০ এর পর থেকে অবকাঠামোগত উন্নয়নও হয়নি তেমন উল্লেখযোগ্য হারে। তবে সরকার ২০২০ সাল এর মধ্যে ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অবকাঠামোর উন্নয়ন বাবদ খরচ করার ঘোষণা দিয়েছে। | 0.5 | 7,358.099922 |
20231101.bn_4876_14 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | রাশিয়া | রুশ ভাষা রাশিয়া বা রুশ প্রজাতন্ত্রের সরকারি ভাষা। এটিতে রাশিয়ার প্রায় ৮০% লোক কথা বলে। এছাড়াও রাশিয়াতে আরও প্রায় ৮০টিরও বেশি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে কতগুলি ভাষার আঞ্চলিক সহ-সরকারি মর্যাদা আছে, যেমন চেচেন, চুভাশ, কালমিক, কাবার্দিয়ান, কোমি, মারি, মর্দভিন, ওসেটীয়, তাতার, তুভিন, উদমুর্ত, ইয়াকুত, অ্যাভার, বুরিয়াত, বাশকির ইত্যাদি। এছাড়া বেশ কিছু মধ্য ইউরোপীয় ভাষা যেমন জার্মান, পোলীয় এবং য়িডিশ ভাষা প্রচলিত। জিপসি বা রোমানি ভাষাতেও অনেকে কথা বলে। | 0.5 | 7,358.099922 |
20231101.bn_4876_15 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | রাশিয়া | সর্বকালীন অলিম্পিক গেমসের পদক তালিকায় রাশিয়া দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে। ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক ও ২০১৪ শীতকালীন অলিম্পিক রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৮ সালে দেশটি প্রথমবারের মতো ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করে। | 0.5 | 7,358.099922 |
20231101.bn_1108_37 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | এশিয়া | বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে কয়েক দশক ধরে, জাপান এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনীতি এবং পৃথিবীর যেকোন একক জাতির দ্বিতীয় বৃহত্তম, ১৯৮৬-তে সোভিয়েত ইউনিয়নকে অতিক্রম করার পরে (নেট বস্তুগত পণ্য পরিমাপে) এবং ১৯৬৮-তে জার্মানিকে। (বিশেষ দ্রষ্টব্য: কিছু অতিপ্রাকৃত অর্থনীতি বৃহত্তম, যেমন ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), নর্থ আমেরিকান ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট (নাফটা) অথবা এপেক)। এটা ২০১০-এ শেষ হয় যখন চীন জাপানকে অতিক্রম করে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি হয়। | 0.5 | 7,012.083304 |
20231101.bn_1108_38 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | এশিয়া | ১৯৮০ দশকের শেষভাগ ও ১৯৯০ দশকে শুরুতে, জাপানের জিডিপি শুধুমাত্র (বর্তমান বিনিময় হার পদ্ধতি), বাকি দেশগুলোর সম্মিলিত জিডিপির সমান ছিলো। ১৯৯৫ সালে জাপানের অর্থনীতি, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় সমান হয়ে গেছিলো এক দিনের জন্য, জাপানি মুদ্রা পরে ৭৯ ইয়েন/মার্কিন $ উচ্চ রেকর্ডে পৌঁছে। | 0.5 | 7,012.083304 |
20231101.bn_1108_39 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | এশিয়া | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ১৯৯০ দশক পর্যন্ত, এশিয়ার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি জাপান কেন্দ্রীভূত ছিলো, এছাড়াও প্রশান্ত রিমের চারটি অঞ্চলে বিস্তৃত ছিলো, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, হংকং ও সিঙ্গাপুর। এই চারটি অঞ্চল এশিয়ান টাইগার্স পরিচিত, যারা সকলে উন্নত দেশ এবং এশিয়ার মাথাপিছু সর্বোচ্চ জিডিপি অর্জনকারী। | 0.5 | 7,012.083304 |
20231101.bn_1108_40 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | এশিয়া | পূর্বানুমান অনুসারে, ২০২০ সালে ভারত নমিনাল জিডিপিতে জাপানকে অতিক্রম করবে। গোল্ডম্যান শ্যাস অনুযায়ী, ২০২৭ সালে চীন বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি হবে। বিভিন্ন বাণিজ্য ব্লক আছে, যার মাঝে আসিয়ান সবচেয়ে উন্নত। | 0.5 | 7,012.083304 |
20231101.bn_1108_41 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | এশিয়া | এশিয়া বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশ এবং এটা প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ যেমন পেট্রোলিয়াম, বন, মৎস্য, পানি, তামা ও রূপা। এশিয়ায় উৎপাদন, পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ঐতিহ্যগতভাবে শক্তিশালী বিশেষ করে চীন, তাইওয়ান, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, ভারত, ফিলিপাইন ও সিঙ্গাপুর। জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায় বহুজাতিক কর্পোরেশনের আধিপত্য আছে, কিন্তু চীন ও ভারত ক্রমবর্ধমানভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান থেকে বহু কোম্পানি সস্তা শ্রমের প্রচুর যোগান এবং তুলনামূলকভাবে উন্নত অবকাঠামোর সুযোগ গ্রহণ করে এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশে কার্যক্রম চালাচ্ছে। | 1 | 7,012.083304 |
20231101.bn_1108_42 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | এশিয়া | সিটিগ্রুপ অনুসারে, ১১-র মধ্যে ৯ টি বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি উৎপাদক দেশ এশিয়ার, জনসংখ্যা এবং আয় বৃদ্ধির দ্বারা চালিত। তারা হলো বাংলাদেশ, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, মঙ্গোলিয়া, ফিলিপাইন, শ্রীলঙ্কা ও ভিয়েতনাম। এশিয়ার চারটি প্রধান অর্থনৈতিক কেন্দ্র আছেঃ টোকিও, হংকং, সিঙ্গাপুর ও সাংহাই। কল সেন্টার ও ব্যবসা প্রসেস আউটসোর্সিং (BPOs) ভারত ও ফিলিপাইনে প্রধান নিয়োগকারী হয়ে উঠছে, অত্যন্ত দক্ষ, ইংরেজি ভাষাভাষী কর্মীর সহজলভ্যতার কারণে। আউটসোর্সিং বর্ধিত ব্যবহারের কারণে আর্থিক কেন্দ্র হিসাবে ভারত ও চীনের উত্থানকে সহায়তা করে। বড় এবং প্রতিযোগিতামূলক তথ্য প্রযুক্তি শিল্পের কারণে, ভারত আউটসোর্সিং জন্য প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। | 0.5 | 7,012.083304 |
20231101.bn_1108_43 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | এশিয়া | ২০১০ সালে, এশিয়ায় ৩৩ লক্ষ মিলিওনেয়ার ছিল (বাড়ি ব্যতীত মার্কিন $১ মিলিয়ন বেশি আয়করা মানুষ), উত্তর আমেরিকার সামাণ্য নিচে ৩৪ লক্ষ মিলিওনেয়ার। গত বছর এশিয়া ইউরোপকে অতিক্রম করে। সম্পদ প্রতিবেদন ২০১২-এ সিটি গ্রুপ উল্লেখ করে যে এশীয় সেন্তা-মিলিওনেয়ার উত্তর আমেরিকার সম্পদ কব্জা করে প্রথমবারের মত, তা পূর্বে পাঠানো অব্যাহত থাকে। ২০১১-এর শেষ নাগাদ, ১৮,০০০ এশীয় মানুষ বিশেষ করে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, চীন ও জাপানের যাদের কমপক্ষে $১০০ মিলিয়ন নিষ্পত্তিযোগ্য সম্পদ, যখন উত্তর আমেরিকায় তা ১৭,০০০ জন এবং পশ্চিম ইউরোপে ১৪,০০ জন। | 0.5 | 7,012.083304 |
20231101.bn_1108_44 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | এশিয়া | মাস্টারকার্ড বৈশ্বিক গন্তব্য শহর সূচক ২০১৩ প্রকাশ করে, যেকানে ২০টি শহরের মধ্যে ১০টি এশিয়ার এবং এশিয়ার কোনো শহর (ব্যাংকক) শীর্ষস্থানীয় অবস্থায় ছিলো, ১৫.৯৮ আন্তর্জাতিক পর্যটক নিয়ে। | 0.5 | 7,012.083304 |
20231101.bn_1108_45 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE | এশিয়া | স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও আয় তথ্য প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, পূর্ব এশিয়া সার্বিক মানব উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) পৃথিবীর যেকোন অঞ্চলের চেয়ে বেশি উন্নতি সাধন করে, যা গত ৪০ বছরে দ্বিগুণ হয়। | 0.5 | 7,012.083304 |
20231101.bn_324984_7 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF | বীর্য | "সেরেটলি কোষসমূহ", যারা শুক্রাণু উৎপাদনে সাহায্য করে এবং তাদের পুষ্টি সরবরাহ করে, সেগুলো সেমিনিফেরাস নালীসমূহের মধ্যে একটি তরল পদার্থ নিঃসরণ করে যা শুক্রানুকে শিশ্ননালীর ভেতর দিয়ে চালনা করতে সাহায্য করে। ডাক্টালি ইফারেন্টাস নালীদ্বয় মাইক্রোভিলাস ও লাইসমাল গ্র্যানিউল যুক্ত ঘন আকৃতির কোষ দ্বারা গঠিত থাকে যা ডাক্টাল ফ্লয়িড বা নালীস্থ তরলকে অন্যান্য তরল উপাদান শোষণ করানোর মাধ্যমে এতে আরও এক ধাপ পরিবর্তন আনে। বীর্য যখনই ডাক্টাস এপিডিডাইমিস নালীত্বকে প্রবেশ করে, ঠিক তখনই তরল পুণঃশোষণকারী পিনোসাইটোটিক ভেসেল সমৃদ্ধ প্রধান কোষসমূহ গ্লিসারোফসফোকোলিন নামক একটি পদার্থ নিঃসরণ করে যেটি দ্রুত বীর্যপতন রোধ করে বলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধারণা করা হয়। সহকারী শিশ্ন নালিকাদ্বয়, সেমিনাল ভেসিকল, প্রোস্টেট গ্রন্থিদ্বয় এবংবাল্বোইউরেথ্রাল গ্রন্থিদ্বয়ই অধিকাংশ পরিমাণ বীর্যতরল প্রস্তুত করে। | 0.5 | 6,954.567071 |
20231101.bn_324984_8 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF | বীর্য | বীর্য সাধারণত দেখতে মেঘলা সাদা অথবা কিছুটা ধূসর তরল। বীর্যপাতের সাথে সাথে এটি দেখতে গাঢ় এবং জেলীর মত ঈষৎ শক্ত। তবে পরবর্তী ১৫-৩০ মিনিটের মধ্যে বীর্য তরল এবং জলের মত পাতলা হয়ে যায়। জমে যাওয়ার কারণে বীর্য যোনিতে লেগে থাকে আর তরলীকরণ প্রক্রিয়া বীর্যকে ডিম্বাণু পর্যন্ত ভ্রমণের জন্য মুক্ত করে দেয়। | 0.5 | 6,954.567071 |
20231101.bn_324984_9 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF | বীর্য | বীর্যপাতে উৎপাদিত বীর্যের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। ৩০ টি গবেষণায় থেকে দেখা গেছে তা গড়ে ৩.৪ মিলিলিটার এবং সর্বোচ্চ ৪.৯৯ মিলি থেকে সর্বোনিম্ন ২.৩ মিলি হয়। | 0.5 | 6,954.567071 |
20231101.bn_324984_10 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF | বীর্য | কিছু সম্পূরক খাবার বীর্যের পরিমাণ বাড়ায় বলে দাবি করা হয়েছে। তথাকথিত হারবাল ভায়াগ্রাসহ অন্যান্য সম্পূরক খাবারকে ওষুধ পরিচালনা বিভাগ অনুমতি দেয়নি এবং এসবের কোনোটাই বৈজ্ঞানিক ভাবে স্বীকৃত নয়। | 0.5 | 6,954.567071 |
20231101.bn_324984_11 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF | বীর্য | তবে বীর্যপাতের ফলে আমাদের শরীরের যে সাময়িক ভাবে বিদ্ধস্ত হয়ে যায় তার ক্ষতিপূরণ এর জন্য প্রোটিন যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত | 1 | 6,954.567071 |
20231101.bn_324984_12 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF | বীর্য | প্রজনন এর কেন্দ্রীয় ভূমিকা ছাড়াও, কিছু সমীক্ষায় বীর্য মানব স্বাস্থ্যের বিশেষ উপকারী প্রভাব থাকতে পারে দাবী করা হয়েছে : | 0.5 | 6,954.567071 |
20231101.bn_324984_13 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF | বীর্য | বিষণ্নতারোধী : একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যোনির মাধ্যমে বীর্য শোষণ নারীদের বিষণ্নতারোধী হিসাবে কাজ করতে পারে ; গবেষণাটি মহিলাদের দুটি দলের মধ্যে করা হয় যাদের একদল কনডম ব্যবহার করেছিল আর অপর দল কোনো কনডম ব্যবহার করেনি। | 0.5 | 6,954.567071 |
20231101.bn_324984_14 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF | বীর্য | স্তনক্যান্সার প্রতিরোধ: গবেষণায় দেখা গেছে সেমিনাল রক্তরস "কমপক্ষে ৫০ শতাংশ" স্তন ক্যান্সার কমিয়ে দিতে পারে। এই প্রভাব apoptosis এর মাধ্যমে উদ্ভূত TGF -beta দ্বারা glycoprotein ও সেলেনিয়ামের উপর আরোপিত হয়। বিভিন্ন শহুরে কিংবদন্তি এই তথ্যচিত্র অভিনয় করে দেখান এবং প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে তিনবার মুখমৈথুন করলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে বলে দাবি করেন। | 0.5 | 6,954.567071 |
20231101.bn_324984_15 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF | বীর্য | খিচুনি প্রতিরোধ: বীর্যের শুক্রাণু মধ্যেকার পদার্থ মায়ের রোগপ্রতিরোধী সংবহনতন্ত্র, ভ্রূণ এবং গর্ভফুল বা প্ল্যাসেন্টাকে "বিদেশী" আমিষ গ্রহণের অবস্থা তৈরি করে, যা রক্ত চাপ কমিয়ে দেয়। ফলে মায়ের খিচুনি ঝুঁকি হ্রাস পায় বলে সত্যতা পাওয়া গেছে। একটি গবেষণা দেখা যায় যে, ওরাল সেক্স এবং বীর্য খাওয়ার মাধ্যমে একজন মহিলার গর্ভাবস্থা নিরাপদ এবং সফল করার জন্য সাহায্য করতে পারে কারণ সে এর মাধ্যমে তার সঙ্গী এর এন্টিজেন শুষে নেন। | 0.5 | 6,954.567071 |
20231101.bn_43014_16 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BE | সিরাজউদ্দৌলা | কিন্তু মীরজাফর আবারও বিশ্বাসঘাতকতা করে তার সৈন্যবাহিনীকে শিবিরে ফেরার নির্দেশ দেন। এই সুযোগ নিয়ে ইংরেজরা নবাবকে আক্রমণ করে। যুদ্ধ বিকেল পাঁচটায় শেষ হয় এবং নবাবের ছাউনি ইংরেজদের অধিকারে আসে। ইংরেজদের পক্ষে সাতজন ইউরোপিয়ান এবং ১৬ জন দেশীয় সৈন্য নিহত হয়। তখন কোন উপায় না দেখে সিরাজদ্দৌলা রাজধানী রক্ষা করার জন্য দুই হাজার সৈন্য নিয়ে মুর্শিদাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। কিন্তু রাজধানী রক্ষা করার জন্যও কেউ তাকে সাহায্য করেনি। সিরাজদ্দৌলা তার সহধর্মিণী লুৎফুন্নেসা ও ভৃত্য গোলাম হোসেনকে নিয়ে রাজধানী থেকে বের হয়ে স্থলপথে ভগবান গোলায় পৌঁছে যান এবং সেখান থেকে নৌকাযোগে পদ্মা ও মহানন্দার মধ্য দিয়ে উত্তর দিক অভিমুখে যাত্রা করেন। তার আশা ছিল পশ্চিমাঞ্চলে পৌঁছাতে পারলে ফরাসি সৈনিক মসিয়ে নাস-এর সহায়তায় পাটনা পর্যন্ত গিয়ে রামনারায়ণের কাছ থেকে সৈন্য সংগ্রহ করে ফরাসি বাহিনীর সহায়তায় বাংলাকে রক্ষা করবেন। | 0.5 | 6,754.173659 |
20231101.bn_43014_17 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BE | সিরাজউদ্দৌলা | মীরজাফর রাজধানীতে পৌঁছে নবাবকে খুঁজে না পেয়ে চারদিকে লোক পাঠালেন। ১৭৫৭ সালের ৩ জুলাই সিরাজদ্দৌলা মহানন্দা নদীর স্রোত অতিক্রম করে এলেও তাতে জোয়ার ভাটার ফলে হঠাৎ করে জল কমে যাওয়ায় নাজিমপুরের মোহনায় এসে তার নৌকা চড়ায় আটকে যায়। তিনি নৌকা থেকে নেমে খাবার সংগ্রহের জন্য একটি মসজিদের নিকটবর্তী বাজারে আসেন। সেখানে কিছু লোক তাকে চিনে ফেলে অর্থের লোভে মীর জাফরের সৈন্যবাহিনীকে খবর দেয়।এ সম্পর্কে ভিন্ন আরেকটি মত আছে যে এক ফকির এখানে নবাব কে দেখে চিনে ফেলে। উক্ত ফকির ইতঃপূর্বে নবাব কর্তৃক শাস্তিপ্রাপ্ত হয়ে তার এক কান হারিয়েছিল। সেই ফকির নবাবের খবর জানিয়ে দেয়। তারা এসে সিরাজদ্দৌলাকে বন্দি করে রাজধানী মুর্শিদাবাদে পাঠিয়ে দেয়। বন্দী হবার সময় নবাবের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী লুতফা বেগম এবং চার বছর বয়সী কন্যা উম্মে জহুরা। এর পরের দিন ৪ জুলাই (মতান্তরে ৩রা জুলাই) মীরজাফরের আদেশে তার পুত্র মিরনের তত্ত্বাবধানে মুহম্মদিবেগ নামের এক ঘাতক সিরাজদ্দৌলাকে হত্যা করে। কথিত আছে, সিরাজের মৃত্যুর পর তার মৃতদেহ হাতির পিঠে চড়িয়ে সারা শহর ঘোরানো হয়। মুর্শিদাবাদের খোশবাগে নবাব আলিবর্দী খানের কবরের কাছে তাকে কবর দেয়া হয়। | 0.5 | 6,754.173659 |
20231101.bn_43014_18 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BE | সিরাজউদ্দৌলা | সিরাজদ্দৌলার স্ত্রী লুৎফুন্নেসা এবং তার শিশুকন্যাকে মীর জাফরের পুত্র মীরনের নির্দেশে ঢাকায় বন্দি করে রাখা হয়েছিল। সিরাজের পতনের পূর্ব পর্যন্ত ষড়যন্ত্রকারীরা ঘষেটি বেগমকে ব্যবহার করলেও সিরাজের পতনের পর আর তাকে কোনো সুযোগই দেয়া হয়নি। এ সময় তারা তাদের মা শরফুন্নেসা, সিরাজের মা আমেনা, খালা ঘষেটি বেগম, সিরাজের স্ত্রী লুৎফুন্নেসা ও তার শিশুকন্যা সবাইকে ঢাকার জিঞ্জিরা প্রাসাদে বন্দি করে রাখা হয়। ঢাকার বর্তমান কেরানীগঞ্জের জিঞ্জিরা প্রাসাদে তারা বেশ কিছুদিন বন্দি জীবন যাপন করার পর মীরনের নির্দেশে ঘষেটি বেগম ও আমেনা বেগমকে নৌকায় করে নদীতে ডুবিয়ে মারা হয়। ক্লাইভের হস্তক্ষেপের ফলে শরফুন্নেসা, সিরাজের স্ত্রী লুৎফুন্নেসা এবং তার শিশুকন্যা রক্ষা পান এবং পরবর্তীতে তাদেরকে মুর্শিদাবাদে আনা হয়। ইংরেজ কোম্পানি সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সামান্য বৃত্তির ওপর নির্ভর করে তাদেরকে জীবন ধারণ করতে হয়। সিরাজের মৃত্যুর দীর্ঘ ৩৪ বছর পর লুৎফুন্নেসা ১৭৯০ সালে মৃত্যুবরণ করেন। | 0.5 | 6,754.173659 |
20231101.bn_43014_19 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BE | সিরাজউদ্দৌলা | সিরাজকে হত্যার পর মীর জাফর ও মীরন, আমেনা এবং পরিবারের অন্যান্য মহিলাদের কয়েকটি নিকৃষ্ট নৌকায় চড়িয়ে অত্যন্ত অপমানজনকভাবে ও অবহেলার সঙ্গে জাহাঙ্গীরনগরে পাঠিয়ে দেন। সিয়ারুল মুতাখখেরিনের লেখক গোলাম হোসাইন তাবাতাবাই লিখেছেন যে, সিরাজ পরিবারকে জাহাঙ্গীরনগর পাঠানোর কিছুদিন পর মীরন জাহাঙ্গীরনগরের শাসনকর্তা ও অত্যন্ত সম্মানিত ব্যক্তি যশরথ খানকে লিখিত নির্দেশ দেয়, যাতে তিনি দু’জন হতভাগ্য বয়স্কা মহিলাকে (ঘষেটি বেগম ও আমিনা) হত্যা করেন। এই সদাশয় শাসনকর্তা এই মহিলাদের ও তাদের স্বামীদের নিকট তার উন্নতি ও অন্নের জন্য ঋণী ছিলেন। তিনি মীরনের এই ঘৃণ্য নির্দেশ পালন করতে অসম্মতি জানান। | 0.5 | 6,754.173659 |
20231101.bn_43014_20 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BE | সিরাজউদ্দৌলা | পরে ঢাকার জিঞ্জিরা প্রাসাদে সিরাজের মা আমেনা এবং খালা ঘষেটি বেগম দীর্ঘদিন বন্দী থাকার পর তাদের পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করা হয়। | 1 | 6,754.173659 |
20231101.bn_43014_21 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BE | সিরাজউদ্দৌলা | সিরাজের চরিত্রের অন্ধকার দিকগুলি নিয়ে লিখেছেন সায়র-উল-মুতাক্ষরিণের লেখক গোলাম হোসেন তাবাতাব। যিনি সিরাজ প্রতিদ্বন্দ্বী সৌকত জঙ্গের গৃহশিক্ষক ছিলেন। | 0.5 | 6,754.173659 |
20231101.bn_43014_22 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BE | সিরাজউদ্দৌলা | কাশিমবাজারের ফরাসি কুঠির অধ্যক্ষ মঁসিয়ে জাঁলার কথা উদ্ধৃত করে ডঃ যদুনাথ সরকার মন্তব্য করেন। ভবিষ্যৎ কর্তব্য সম্পর্কে সিরাজ কোন শিক্ষা পাননি। তার উদ্দাম ভাবাবেগ সংযত করতে শেখেননি। তার ধারণা সংশোধন করতে কেউ সাহস করত না। সমস্ত রকম পুরুষোচিত ও সামরিক অনুশীলন থেকে তাঁকে নিবৃত্ত করা হয়েছিল কারণ এসব তার পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে। বৃদ্ধ আলিবর্দির নয়নের মণি নীতিহীন, উদ্ধত, বেপরোয়া ও ভীতিগ্রস্ত কাপুরুষ হিসাবে গড়ে উঠেছিলেন। | 0.5 | 6,754.173659 |
20231101.bn_43014_23 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BE | সিরাজউদ্দৌলা | স্ক্রাফটনের মতে আলিবর্দি মৃত্যুশয্যায় সিরাজকে ডেকে নিয়ে গিয়ে তাঁকে মদ ছাড়ার উপদেশ দেন। সিরাজ তাঁকে প্রতিশ্রুতি দেন তিনি মদ ছোঁবেন না। তিনি কথা রেখেছিলেন। স্ক্রাফটন সিরাজের অস্থিরমতিত্ব ও খামখেয়ালিপনার কথা বিশেষভাবে লিখেছিলেন। পূর্ব জীবনের অতিরিক্ত অনাচারের ফলে তার কল্পনাশক্তি বিবৃত হয়ে গিয়েছিল। তিনি আবেগ উন্মত্ত হয়ে কখনও তার সহচর ও পারিষদদের ওপর নিষ্ঠুর আচরণ করতেন আবার উচ্চ কারণে আদর করতেন। তার কথা ও কাজ ছিল উগ্র বদমেজাজি। | 0.5 | 6,754.173659 |
20231101.bn_43014_24 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%BE | সিরাজউদ্দৌলা | তার শাসনের প্রথম কয়েকমাস তিনি তার শৌর্য ও দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। প্রসিদ্ধ ঐতিহাসিক ম্যালেশন মিরজাফরের ও ক্লাইভের সঙ্গে তুলনায় সিরাজের মহত্ত্বের কথা গুরুত্বের সঙ্গে উল্লেখ করেছেন। | 0.5 | 6,754.173659 |
20231101.bn_422650_11 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AE | পায়ুসঙ্গম | সুদূর অতীতকাল থেকেই পায়ুসঙ্গমকে পুরুষ-পুরুষ যৌনসংসর্গের কাতারে ফেলা হচ্ছে। যদিও সব সমকামী পুরুষ পায়ুসঙ্গমে লিপ্ত হননা। যে পুরুষ শিশ্ন প্রবেশ করান তাকে ইংরেজিতে 'টপ' এবং যার পায়ুপথে ঢোকানো হয় তাকে 'বটম' বলা হয়। যারা এই দুই ধরনের কাজই করেন তাদেরকে বলা হয় 'ভারস্যাটাইল'। | 0.5 | 6,696.319 |
20231101.bn_422650_12 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AE | পায়ুসঙ্গম | যেসব পুরুষ অন্য পুরুষের পায়ুতে তাদের শিশ্ন ঢোকাতে চান তারা এটা নারীর বিকল্প হিসেবেই সাধারণত করে থাকেন। তারা মনে করেন যে যেহেতু বিষমকামিতায় একটি নারীর যোনি শিশ্ন দ্বারা বিদ্ধ করা হয় সেহেতু পুরুষ-পুরুষ যৌনতায়ও পায়ুপথ বিদ্ধ করা উচিৎ। যেসব পুরুষ তাদের পায়ুতে অন্য পুরুষের শিশ্ন নেন তাদের অনেকে আবার নিজেদেরকে পুরুষত্ব হারিয়েছেন বলে মনে করেন। | 0.5 | 6,696.319 |
20231101.bn_422650_13 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AE | পায়ুসঙ্গম | সমকামী পুরুষেরা সাধারণত পায়ুসঙ্গমের পরিবর্তে ফ্রট কর্মে লিপ্ত হন বা পারস্পরিক হস্তমৈথুন করেন যেটাকে তারা পায়ুসঙ্গমের চেয়ে বেশি আনন্দদায়ক বলে মনে করেন, এবং পায়ুসঙ্গমকে পায়ুর জন্য ব্যথাদায়ক বলে অভিহিত করেন আবার পায়ুতে শিশ্ন প্রবেশ করানো হলেও অনেক পুরুষ শিশ্ন পায়ুর বেশি ভেতরে প্রবেশ করাননা এবং অনেক সমকামী পুরুষই শুধু পায়ুপথের মুখে শিশ্ন ঘর্ষণ করেন সঙ্গীর ব্যথা এড়ানোর জন্য এবং শিশ্ন পায়ুর বেশি অভ্যন্তরে প্রবেশ করান না আর যারা পায়ুর বেশি অভ্যন্তরে শিশ্ন প্রবেশ করান সেই ক্ষেত্রে পায়ুর ক্ষতি হওয়ার পরে এই পায়ুকাম এড়িয়ে চলেন অনেকেই। | 0.5 | 6,696.319 |
20231101.bn_422650_14 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AE | পায়ুসঙ্গম | সমকামী পুরুষযুগলদের মধ্যকার পায়ুকাম এবং অসমকামী কিন্তু পুরুষ-পুরুষ যৌনসংসর্গকারীদের মধ্যে সংঘটিত পায়ুকামের বিভিন্ন পরিসংখ্যান রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ১৯৯৪ সালের 'দ্যা এ্যাডভোকেট' ম্যাগাজিনের একটি পরিসংখ্যানের হিসেব অনুযায়ী ৪৬ শতাংশ পুরুষ পায়ুসঙ্গম করেছেন এবং ৪৩ শতাংশ সমকামী পুরুষ তাদের পায়ুতে শিশ্ন নিয়েছেন। আরেকটি পরিসংখ্যানে বলা হয় যে তিন চতুর্থাংশ পুরুষই পায়ুসঙ্গম করেছেন বা করিয়েছেন। ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের এনএসএসবি বলে যে, ৮৩ শতাংশ পুরুষ অপর পুরুষের সঙ্গে পায়ুসঙ্গম করেন মাসে অন্তত একবার এবং ৯০ শতাংশ পুরুষ তাদের পায়ুতে শিশ্ন গ্রহণ করেন। যদিও এসব পায়ুসঙ্গমের ক্ষেত্রে অনেক পুরুষই তার শিশ্ন তার সঙ্গীর পায়ুর বেশি অভ্যন্তরে প্রবেশ করান নি এবং পায়ুর বেশি অভ্যন্তরে শিশ্ন প্রবেশ করানোর ফলে পায়ুর ক্ষতি হয়ে যাওয়ার দরুণ অনেকেই পায়ুকাম এড়িয়ে চলেন। | 0.5 | 6,696.319 |
20231101.bn_422650_15 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AE | পায়ুসঙ্গম | শিশ্নচোষণ এবং পারস্পরিক হস্তমৈথুন সমকামী পুরুষদের মধ্যে পায়ুসঙ্গমের সঙ্গে সঙ্গে বেশ জনপ্রিয়। উইটেন বলেন যে, বিষমকামী যুগলদের চেয়ে সমকামী যুগলদের মধ্যে পায়ুসঙ্গম বেশি জনপ্রিয়, কিন্তু তাদের কাছেও এটা মুখকাম এবং পারস্পরিক হস্তমৈথুনের চেয়ে কম জনপ্রিয় এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পায়ুসঙ্গম সমকামী পুরুষরা এড়িয়ে চলেন। | 1 | 6,696.319 |
20231101.bn_422650_16 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AE | পায়ুসঙ্গম | যদি একজন নারী বন্ধনীযুক্ত কৃত্রিম শিশ্ন পরিধান করে একজন পুরুষের পায়ুতে তা ঢোকান তবে সেটা পেগিং বলে গণ্য হবে। যেসব পুরুষরা এই ধরনের কর্ম তাদের নারীসঙ্গীকে দিয়ে করিয়েছেন তারা এটাকে সাধারণ পায়ুকামের মতোই ব্যথাদায়ক হিসেবেই গণ্য করেন | 0.5 | 6,696.319 |
20231101.bn_422650_17 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AE | পায়ুসঙ্গম | যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার ২০১৪ সালের একটি পরিসংখ্যান বলে যে মাত্র ৭ শতাংশ সমকামী যুগল এহেন ক্রিয়ায় জড়িয়েছেন সপ্তাহে অন্তত একবার, প্রায় ১০ শতাংশ মাসে একবার করেছেন এবং ৭০ শতাংশ একেবারেই কোনো কিছু করেননি। | 0.5 | 6,696.319 |
20231101.bn_422650_18 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AE | পায়ুসঙ্গম | যে ব্যক্তির পায়ুতে সঙ্গম করা হয় তার দুটি প্রধান ঝুঁকি থাকে; একটি হলো শরীরের কোথাও পাওয়া যায় না, এরূপ উচ্চমাত্রার সংক্রামক অণুজীব দ্বারা সে ব্যক্তির সংক্রমণ হওয়া এবং অপরটি হলো পায়ুপথ ও মলাশয় নাজুক হওয়ার দরুণ সেটার ক্ষতি হওয়া।বেয়ারব্যাক নামক অসুরক্ষিত শিশ্ন-পায়ুর মধ্যকার সঙ্গম হলে পায়ুর রন্ধ্রকপেশি (স্ফিংক্টার পেশি) অপেক্ষাকৃত দূর্বল হওয়ায়, সহজে তার টিস্যুকোষ ছিঁড়ে যেতে পারে, ফলে সেজায়গা দিয়ে রোগজীবাণু সহজে প্রবেশে করতে পারে। এর ফলে উক্ত ব্যক্তি উচ্চমাত্রার যৌন সংক্রামক রোগে (এসটিডি) আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে। | 0.5 | 6,696.319 |
20231101.bn_422650_19 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AE | পায়ুসঙ্গম | পায়ুপথের চারপাশে শ্বেতকণিকার আধিক্যের সাথে এর আবরণী পর্দা ছিঁড়ে যাবার ঝুঁকি, এবং কোলনের তরল শোষণ করার ভূমিকা সব মিলিতভাবে পায়ুসঙ্গমকারীদের যৌনরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। কারণ যৌনরোগের জীবাণু শ্বেতকণিকাকে আক্রমণ করতে পারে, এবং এর মাধ্যমে রক্তে বাহিত হতে পারে। কনডম, অ্যাম্পল লুব্রিকেশন তেল পেশিকোষ ছিড়ে যাওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করে এবং সাধারণভাবে নিরাপদ যৌনতার চর্চা যৌন বাহিত রোগ সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করে। যাইহোক, পায়ুসঙ্গম করার সময়, পায়ুর রন্ধ্রনিয়ন্ত্রক পেশির (স্ফিংক্টার পেশি) দৃঢ়তার জন্য সঙ্গমজনিত ঘর্ষণের সময় কনডম ভেঙে যেতে পারে। ফলে কনডম পরিধানের মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়, তাছাড়া অ্যাম্পল লুব্রিকেশন তেলও পরিপূর্ণ সুরক্ষা দেয়না। | 0.5 | 6,696.319 |
20231101.bn_7523_38 | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%B2 | তাজমহল | পারস্যের (সিরাজ, ইরান) আমানত খাঁন, যিনি প্রধান চারুলিপিকর (তার নাম তাজমহলের প্রবেশপথের দরজায় প্রত্যায়িত করা আছে, সেখানে তার নাম পাথরে খোদাই করে লেখা আছে) | 0.5 | 6,591.443625 |