inputs
stringlengths 10
2.28k
| targets
stringlengths 2
4.55k
| language
stringclasses 1
value | language_code
stringclasses 1
value | annotation_type
stringclasses 2
values | user_id
stringclasses 15
values | text
stringlengths 59
4.64k
|
---|---|---|---|---|---|---|
"রূপসী বাংলা" নামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। | বাংলাদেশ অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। চারদিকে যে দিকেই তাকাই প্রকৃতির অপার সমারোহ। প্রকৃতি যেন তার সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে বসেছে। সবুজ বন-বনানী, নীল আকাশ, নদীনালা, খাল বিল এ দেশকে রূপসী করে তুলেছে। এছাড়া বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির মধ্যে রয়েছে সমতল, ভূমি, পাহাড় ও টিলা। বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। ঋতুতে ঋতুতে বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে বৈচিত্র্যময় করে তুলেছে। এক ঋতুর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অন্য ঋতুতে ভিন্নরূপে ফুটে ওঠে। কিন্তু প্রত্যেক ঋতুই আপন বৈশিষ্ট্যে রূপে, রসে, গন্ধে অনন্য হয়ে ওঠে। বিচিত্র ফুলের সমাবেশ ঘটে বিভিন্ন ঋতুতে। গাছগাছালি ও ফসলের মাঠ সারাদেশকে সবুজে ভরে রাখে। ফসল পাকলে তা আবার সোনালি রূপ ধারণ করে। তাই বলা যায় বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এক অপূর্ব লীলা নিকেতন ৷ সুজলা, সুফলা, শস্যশ্যামলা সৌন্দর্যে ভরা আমাদের দেশ অকৃপণভাবে তার সৌন্দর্য বিতরণ করছে। দেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বিশাল বঙ্গোপসাগরের উত্তাল প্রতিধ্বনি অলৌকিক সুরের মায়াজাল সৃষ্টি করে চলেছে। নদ-নদী জালের মতো ছড়িয়ে আছে সারাদেশে। বর্ষায় জলে ভরে গেলে অপরূপ সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে। এছাড়া নানা রকম পাখি আমাদর রূপসী বাংলাদেশকে দিয়েছে ভিন্নমাত্রা। রং বেরঙের ফুলে ফুলে ভরে ওঠে বাংলার প্রকৃতি। প্রকৃতি ও মানুষের জীবনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের মধ্যেই দেশের প্রকৃত সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। প্রকৃতির বিচিত্র সৌন্দর্য এদেশের মানুষের মনে গভীর প্রভাব বিস্তার করেছে। আমাদের এই রূপসী বাংলাদেশের মতো দেশ পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "রূপসী বাংলা" নামে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] বাংলাদেশ অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। চারদিকে যে দিকেই তাকাই প্রকৃতির অপার সমারোহ। প্রকৃতি যেন তার সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে বসেছে। সবুজ বন-বনানী, নীল আকাশ, নদীনালা, খাল বিল এ দেশকে রূপসী করে তুলেছে। এছাড়া বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির মধ্যে রয়েছে সমতল, ভূমি, পাহাড় ও টিলা। বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। ঋতুতে ঋতুতে বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে বৈচিত্র্যময় করে তুলেছে। এক ঋতুর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অন্য ঋতুতে ভিন্নরূপে ফুটে ওঠে। কিন্তু প্রত্যেক ঋতুই আপন বৈশিষ্ট্যে রূপে, রসে, গন্ধে অনন্য হয়ে ওঠে। বিচিত্র ফুলের সমাবেশ ঘটে বিভিন্ন ঋতুতে। গাছগাছালি ও ফসলের মাঠ সারাদেশকে সবুজে ভরে রাখে। ফসল পাকলে তা আবার সোনালি রূপ ধারণ করে। তাই বলা যায় বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এক অপূর্ব লীলা নিকেতন ৷ সুজলা, সুফলা, শস্যশ্যামলা সৌন্দর্যে ভরা আমাদের দেশ অকৃপণভাবে তার সৌন্দর্য বিতরণ করছে। দেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বিশাল বঙ্গোপসাগরের উত্তাল প্রতিধ্বনি অলৌকিক সুরের মায়াজাল সৃষ্টি করে চলেছে। নদ-নদী জালের মতো ছড়িয়ে আছে সারাদেশে। বর্ষায় জলে ভরে গেলে অপরূপ সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে। এছাড়া নানা রকম পাখি আমাদর রূপসী বাংলাদেশকে দিয়েছে ভিন্নমাত্রা। রং বেরঙের ফুলে ফুলে ভরে ওঠে বাংলার প্রকৃতি। প্রকৃতি ও মানুষের জীবনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের মধ্যেই দেশের প্রকৃত সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। প্রকৃতির বিচিত্র সৌন্দর্য এদেশের মানুষের মনে গভীর প্রভাব বিস্তার করেছে। আমাদের এই রূপসী বাংলাদেশের মতো দেশ পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। </s> |
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯১৫ সালে রুশ ককেসাস সেনাবাহিনী পূর্ব আনাতোলিয়ায় অগ্রসর অব্যাহত রাখে। উসমানীয় সরকার স্থানীয় জাতিগত আর্মেনীয়দের স্থানান্তর শুরু করে। ফলশ্রুতিতে প্রায় ১.৫ মিলিয়নের মত আর্মেনীয় মৃত্যুবরণ করেছিল যা | আর্মেনীয় গণহত্যা বলে পরিচিত। এছাড়াও গ্রিক ও এসিরিয়ান সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধেও বড় আকারের হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯১৫ সালে রুশ ককেসাস সেনাবাহিনী পূর্ব আনাতোলিয়ায় অগ্রসর অব্যাহত রাখে। উসমানীয় সরকার স্থানীয় জাতিগত আর্মেনীয়দের স্থানান্তর শুরু করে। ফলশ্রুতিতে প্রায় ১.৫ মিলিয়নের মত আর্মেনীয় মৃত্যুবরণ করেছিল যা [/INST] আর্মেনীয় গণহত্যা বলে পরিচিত। এছাড়াও গ্রিক ও এসিরিয়ান সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধেও বড় আকারের হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। </s> |
what important event is this text about: পাকিস্তান সামরিক একাডেমী হচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই একাডেমী পাকিস্তানের একজন রাষ্ট্রপতি তৈরি করে যিনি হচ্ছেন ১৯৬৪ সালে এই একাডেমী থেকে ২য় লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন পাওয়া পারভেজ মুশাররফ যিনি ১৯৯৮ সালে পূর্ণ জেনারেল হয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই পাকিস্তান সামরিক একাডেমী পাকিস্তানের জাতীয় আদর্শ ধারণ করে আসছে এবং ১৯৬৫ সালের যুদ্ধ (ভারতের সঙ্গে) সহ কার্গিল যুদ্ধ সহ এই একাডেমী থেকে পাশ করা তরুণ কর্মকর্তা বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি অ্যাব্টাবাদের কাকুল গ্রামে অবস্থিত। দুই বছর মেয়াদী মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে এখানে দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণের কর্মকর্তা- প্রশিক্ষণার্থীরা যাদেরকে ক্যাডেট বলা হয়, নব্বইয়ের দশক থেকে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাকিস্তান)-এর অধীন থেকে ক্যাডেটদের ডিগ্রী দেওয়া হচ্ছে যেটা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অধীনে। | পাকিস্তান সামরিক একাডেমী | Bengali | ben | re-annotations | a6df812ec23ed62e1682359609f457ac0956903e4398c3e0bc3d949f2b536a9f | <s>[INST] what important event is this text about: পাকিস্তান সামরিক একাডেমী হচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই একাডেমী পাকিস্তানের একজন রাষ্ট্রপতি তৈরি করে যিনি হচ্ছেন ১৯৬৪ সালে এই একাডেমী থেকে ২য় লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন পাওয়া পারভেজ মুশাররফ যিনি ১৯৯৮ সালে পূর্ণ জেনারেল হয়েছিলেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই পাকিস্তান সামরিক একাডেমী পাকিস্তানের জাতীয় আদর্শ ধারণ করে আসছে এবং ১৯৬৫ সালের যুদ্ধ (ভারতের সঙ্গে) সহ কার্গিল যুদ্ধ সহ এই একাডেমী থেকে পাশ করা তরুণ কর্মকর্তা বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি অ্যাব্টাবাদের কাকুল গ্রামে অবস্থিত। দুই বছর মেয়াদী মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে এখানে দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণের কর্মকর্তা- প্রশিক্ষণার্থীরা যাদেরকে ক্যাডেট বলা হয়, নব্বইয়ের দশক থেকে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাকিস্তান)-এর অধীন থেকে ক্যাডেটদের ডিগ্রী দেওয়া হচ্ছে যেটা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অধীনে। [/INST] পাকিস্তান সামরিক একাডেমী </s> |
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশে যে ভূমিকা পালন করেছে তার প্রভাব ১৯৬৬ সালের ৬ দফা ও ১৯৭০ এর নির্বাচনে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য— এ ব্যাপারে তোমার মতামত দাও। | ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর ১৯৬৬ সালের ৬ দফা এবং ১৯৭০ এর নির্বাচনে এর প্রভাব ছিল সবচেয়ে বেশি।
ভাষা আন্দোলন পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠনের পর বাঙালির অধিকার আদায়ের প্রথম আন্দোলন। এ আন্দোলনের মাধ্যমেই পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা অসাম্প্রদায়িক জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়। এর প্রতিফলন আমরা ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উত্থাপিত ছয় দফা দাবিতে দেখতে পাই। ছয় দফায় পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের স্বায়ত্তশাসন অর্জনের লক্ষ্যে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকসহ প্রধান দাবিগুলো তুলে ধরা হয়। এ দাবিগুলোই কালক্রমে বাঙালিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করে। পাকিস্তান সরকার ছয় দফা দাবি উপেক্ষা করায় এ আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে এবং ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। স্বৈরশাসক আইয়ুব খান পদত্যাগে বাধ্য হন। পরবর্তী শাসক ইয়াহিয়া খানও অব্যাহত চাপের মুখে পড়ে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন।
১৯৭০ সালের নির্বাচন ছিল পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর অনুষ্ঠিত প্রথম সাধারণ নির্বাচন। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি আসন এবং প্রাদেশিক পরিষদে ৩০০টির মধ্যে ২৮৮টি আসন পেয়ে জয়লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তান সরকার এই ফলাফল উপেক্ষা করে বাঙালির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার ষড়যন্ত্র শুরু করে। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলনে নামে। এর পথ ধরেই আসে মুক্তিযুদ্ধ। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের পর ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে।
উপরের আলোচনা থেকে তাই নিঃসন্দেহে বলা যায়, ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের যে বিকাশ ঘটিয়েছিল ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন এবং ১৯৭০ সালের নির্বাচনেই তার সবচেয়ে বড় বহিঃপ্রকাশ ঘটে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশে যে ভূমিকা পালন করেছে তার প্রভাব ১৯৬৬ সালের ৬ দফা ও ১৯৭০ এর নির্বাচনে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য— এ ব্যাপারে তোমার মতামত দাও। [/INST] ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর ১৯৬৬ সালের ৬ দফা এবং ১৯৭০ এর নির্বাচনে এর প্রভাব ছিল সবচেয়ে বেশি।
ভাষা আন্দোলন পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠনের পর বাঙালির অধিকার আদায়ের প্রথম আন্দোলন। এ আন্দোলনের মাধ্যমেই পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা অসাম্প্রদায়িক জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়। এর প্রতিফলন আমরা ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উত্থাপিত ছয় দফা দাবিতে দেখতে পাই। ছয় দফায় পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের স্বায়ত্তশাসন অর্জনের লক্ষ্যে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকসহ প্রধান দাবিগুলো তুলে ধরা হয়। এ দাবিগুলোই কালক্রমে বাঙালিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করে। পাকিস্তান সরকার ছয় দফা দাবি উপেক্ষা করায় এ আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে এবং ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। স্বৈরশাসক আইয়ুব খান পদত্যাগে বাধ্য হন। পরবর্তী শাসক ইয়াহিয়া খানও অব্যাহত চাপের মুখে পড়ে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন।
১৯৭০ সালের নির্বাচন ছিল পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর অনুষ্ঠিত প্রথম সাধারণ নির্বাচন। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি আসন এবং প্রাদেশিক পরিষদে ৩০০টির মধ্যে ২৮৮টি আসন পেয়ে জয়লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তান সরকার এই ফলাফল উপেক্ষা করে বাঙালির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার ষড়যন্ত্র শুরু করে। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলনে নামে। এর পথ ধরেই আসে মুক্তিযুদ্ধ। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের পর ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে।
উপরের আলোচনা থেকে তাই নিঃসন্দেহে বলা যায়, ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের যে বিকাশ ঘটিয়েছিল ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন এবং ১৯৭০ সালের নির্বাচনেই তার সবচেয়ে বড় বহিঃপ্রকাশ ঘটে। </s> |
এক বাক্যে উত্তর দাও যে জিহ্বা কীভাবে স্বাদ নেয়? | জিহ্বার পেরিফেরাল নার্ভাস সিস্টেমের সেন্সরি নিউরন জিহ্বার বিভিন্ন স্থানে থাকা ছোট ছোট দানার (অসংখ্য কোষ ও সূক্ষ্ম শিরা দ্বারা গঠিত স্বাদ নালিকা) মাধ্যমে বিভিন্ন বার্তা মস্তিষ্কে পাঠায় আর তা থেকে মস্তিষ্কের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম স্বাদের অনুভূতি জন্মায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] এক বাক্যে উত্তর দাও যে জিহ্বা কীভাবে স্বাদ নেয়? [/INST] জিহ্বার পেরিফেরাল নার্ভাস সিস্টেমের সেন্সরি নিউরন জিহ্বার বিভিন্ন স্থানে থাকা ছোট ছোট দানার (অসংখ্য কোষ ও সূক্ষ্ম শিরা দ্বারা গঠিত স্বাদ নালিকা) মাধ্যমে বিভিন্ন বার্তা মস্তিষ্কে পাঠায় আর তা থেকে মস্তিষ্কের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম স্বাদের অনুভূতি জন্মায়। </s> |
স্টার ওয়ার্সের ডার্থ মাউল কে ছিলেন? | ডার্থ মাউল ছিলেন স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির একজন কাল্পনিক চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড, যিনি ডার্থ সিডিয়াসের প্রথম শিষ্য ছিলেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত শক্তিশালী এবং দক্ষ একজন সিথ লর্ড এবং তিনি তার দুই-মুখী লাইটসেবার ব্যবহারের জন্য বিখ্যাত ছিলেন।
সিডিয়াস তাকে একটি সিথ লর্ডে পরিণত করার জন্য প্রশিক্ষণ দেন এবং মাউল খুব শীঘ্রই একজন দক্ষ সিথ লর্ড হয়ে ওঠেন এবং জেডিদের প্রতি তার ঘৃণা জন্মে।
মাউলের প্রথম ও প্রধান কাজ ছিল জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করা। তিনি জেডি অর্ডারের অনেক সদস্যকে হত্যা করেন এবং তিনি জেডি মাস্টার কুই-গন জিনের সাথে এক যুদ্ধে গিয়েছিলেন। যুদ্ধে কুই-গন জিন মারা যান কিন্তু কুই-গনের শিষ্য ওবি-ওয়ান কেবোনির হাতে মাউলও গুরুতরভাবে আহত হন। ওবি ওয়ান কেনোবি ডার্থ মাউলকে কোমরের কাছে থেকে দুই অংশে বিভক্ত করে ফেলেন। তবে অবিশ্বাস্যভাবে তিনি মৃত্যুবরণ করেন না। কিন্তু আহত হওয়ার পরে তিনি সিথ লর্ডের পদ হারান।
মাউল পরে তার সহদরদের খুঁজে পান এবং তিনি তার নিজের অর্ডার তৈরি করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ওবি-ওয়ান কেনোবি দ্বারা আবার পরাজিত হন এবং তিনি ওবি-ওয়ান তাকে হত্যা করে।
মাউল ছিলেন একজন জটিল এবং আকর্ষণীয় চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন শক্তিশালী এবং দক্ষ সিথ লর্ড। তিনি স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এবং তিনি আজও অনেক ভক্তদের পছন্দের চরিত্র। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] স্টার ওয়ার্সের ডার্থ মাউল কে ছিলেন? [/INST] ডার্থ মাউল ছিলেন স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির একজন কাল্পনিক চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড, যিনি ডার্থ সিডিয়াসের প্রথম শিষ্য ছিলেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত শক্তিশালী এবং দক্ষ একজন সিথ লর্ড এবং তিনি তার দুই-মুখী লাইটসেবার ব্যবহারের জন্য বিখ্যাত ছিলেন।
সিডিয়াস তাকে একটি সিথ লর্ডে পরিণত করার জন্য প্রশিক্ষণ দেন এবং মাউল খুব শীঘ্রই একজন দক্ষ সিথ লর্ড হয়ে ওঠেন এবং জেডিদের প্রতি তার ঘৃণা জন্মে।
মাউলের প্রথম ও প্রধান কাজ ছিল জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করা। তিনি জেডি অর্ডারের অনেক সদস্যকে হত্যা করেন এবং তিনি জেডি মাস্টার কুই-গন জিনের সাথে এক যুদ্ধে গিয়েছিলেন। যুদ্ধে কুই-গন জিন মারা যান কিন্তু কুই-গনের শিষ্য ওবি-ওয়ান কেবোনির হাতে মাউলও গুরুতরভাবে আহত হন। ওবি ওয়ান কেনোবি ডার্থ মাউলকে কোমরের কাছে থেকে দুই অংশে বিভক্ত করে ফেলেন। তবে অবিশ্বাস্যভাবে তিনি মৃত্যুবরণ করেন না। কিন্তু আহত হওয়ার পরে তিনি সিথ লর্ডের পদ হারান।
মাউল পরে তার সহদরদের খুঁজে পান এবং তিনি তার নিজের অর্ডার তৈরি করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি ওবি-ওয়ান কেনোবি দ্বারা আবার পরাজিত হন এবং তিনি ওবি-ওয়ান তাকে হত্যা করে।
মাউল ছিলেন একজন জটিল এবং আকর্ষণীয় চরিত্র। তিনি ছিলেন একজন শক্তিশালী এবং দক্ষ সিথ লর্ড। তিনি স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এবং তিনি আজও অনেক ভক্তদের পছন্দের চরিত্র। </s> |
একটি শ্রেণিকক্ষে ১২ জন শিক্ষার্থী আছে। তাদের মধ্যে ৬ জনের কাছে আছে কালো কলম। লাল কলম আছে ৪ জনের কাছে। ৩ জনের কাছে লাল ও কালো দুটো কলমই আছে। তাহলে কত জনের কাছে কোনো কলম নেই? | পাঁচজনের কাছে কোনো কলম নেই।
শ্রেণীকক্ষে মোট ১২জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এদের মাঝে ছয়জনের কাছে আছে কালো কলম। এই ছয়জনেরই তিনজনের কাছে লাল কলমও আছে। অবশিষ্ট ছয়জনের একজনের কাছে লাল কলম আছে এবং বাকি পাঁচজনের কাছে কোনো কলম নেই। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] একটি শ্রেণিকক্ষে ১২ জন শিক্ষার্থী আছে। তাদের মধ্যে ৬ জনের কাছে আছে কালো কলম। লাল কলম আছে ৪ জনের কাছে। ৩ জনের কাছে লাল ও কালো দুটো কলমই আছে। তাহলে কত জনের কাছে কোনো কলম নেই? [/INST] পাঁচজনের কাছে কোনো কলম নেই।
শ্রেণীকক্ষে মোট ১২জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এদের মাঝে ছয়জনের কাছে আছে কালো কলম। এই ছয়জনেরই তিনজনের কাছে লাল কলমও আছে। অবশিষ্ট ছয়জনের একজনের কাছে লাল কলম আছে এবং বাকি পাঁচজনের কাছে কোনো কলম নেই। </s> |
আগরতলা মামলা কেন দায়ের করা হয়? ব্যাখ্যা কর। | বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতার
লক্ষ্যে একটি বিপ্লবী পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে পাকিস্তান সরকার ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা দায়ের করে।
বঙ্গবন্ধুর চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা। তাই তিনি একটি গোপন বিপ্লবী পরিকল্পনায় সম্মতি দিয়েছিলেন। ঐ বিপ্লবী পরিকল্পনায় ঠিক করা হয় বাঙালিরা পূর্ব পাকিস্তানের ক্যান্টনমেন্টগুলোতে অতর্কিত হামলা করে পাকিস্তানি সেনাদের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে বন্দি করবে। এরপর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হবে। পরিকল্পনাটি ফাঁস হয়ে গেলে পাকিস্তান সরকার ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা (রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যান্য) দায়ের করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] আগরতলা মামলা কেন দায়ের করা হয়? ব্যাখ্যা কর। [/INST] বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতার
লক্ষ্যে একটি বিপ্লবী পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে পাকিস্তান সরকার ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা দায়ের করে।
বঙ্গবন্ধুর চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা। তাই তিনি একটি গোপন বিপ্লবী পরিকল্পনায় সম্মতি দিয়েছিলেন। ঐ বিপ্লবী পরিকল্পনায় ঠিক করা হয় বাঙালিরা পূর্ব পাকিস্তানের ক্যান্টনমেন্টগুলোতে অতর্কিত হামলা করে পাকিস্তানি সেনাদের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে বন্দি করবে। এরপর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হবে। পরিকল্পনাটি ফাঁস হয়ে গেলে পাকিস্তান সরকার ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা (রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যান্য) দায়ের করে। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ঝালকাঠি সদর উপজেলার রেজাউল করিম ২৪ সদস্য বিশিষ্ট মানিক বাহিনী গড়ে তোলেন | | স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ঝালকাঠি সদর উপজেলার রেজাউল করিম ২৪ সদস্য বিশিষ্ট মানিক বাহিনী গড়ে তোলেন। কিছু স্থানীয় রাজাকার এর সহায়তায় ১৬ই জুন ১৯৭১ সালে পাক-হানাদার বাহিনী তাদের হত্যা করে। ২৭শে এপ্রিল হানাদার বাহিনী ঝালকাঠি শহরে আগুন ধরিয়ে দেয় ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরে ১৯৭২ সালের ১ জুলাই, ঝালকাঠি থানাকে বরিশাল জেলার মহকুমায় উন্নীত করা হয়। ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক সুবিধার জন্য ঝালকাঠি থানাকে বরিশাল জেলা থেকে পৃথক করে পূর্ণাঙ্গ জেলায় পরিণত করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ঝালকাঠি সদর উপজেলার রেজাউল করিম ২৪ সদস্য বিশিষ্ট মানিক বাহিনী গড়ে তোলেন | [/INST] স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ঝালকাঠি সদর উপজেলার রেজাউল করিম ২৪ সদস্য বিশিষ্ট মানিক বাহিনী গড়ে তোলেন। কিছু স্থানীয় রাজাকার এর সহায়তায় ১৬ই জুন ১৯৭১ সালে পাক-হানাদার বাহিনী তাদের হত্যা করে। ২৭শে এপ্রিল হানাদার বাহিনী ঝালকাঠি শহরে আগুন ধরিয়ে দেয় ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরে ১৯৭২ সালের ১ জুলাই, ঝালকাঠি থানাকে বরিশাল জেলার মহকুমায় উন্নীত করা হয়। ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক সুবিধার জন্য ঝালকাঠি থানাকে বরিশাল জেলা থেকে পৃথক করে পূর্ণাঙ্গ জেলায় পরিণত করা হয়। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন:
পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন নিয়ে বিতর্ক রয়েছে
ওই প্রস্তাবটিতে পার্লামেন্টের ৬০ সদস্যের মধ্যে ৫২ জন 'হ্যাঁ' ভোট দেন।
নতুন এই প্রস্তাবে পশ্চিমতীরে বসতি নির্মাণের জন্য অধিকৃত ফিলিস্তিনি জমির মালিকদের অর্থ কিংবা বিকল্প জমি দিয়ে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীরে বসতি স্থাপনের বিষয়টিতে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থান তাঁর পূর্বসূরি বারাক ওবামার তুলনায় অনেকটাই নরম। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ফিলিস্তিনে বসতি স্থাপনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক নিন্দা ও চাপকেও উপেক্ষা করছে ইসরায়েল।
ট্রাম্প প্রশাসনের হাতে ক্ষমতা যাওয়ার পর গত কয়েক সপ্তাহে বেশ কয়েকটি এলাকায় বসতি স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে ইসরায়েল।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ বলছে এই আইন পাশের মাধ্যমে তারা তাদের জমি চুরিকে বৈধ করলো এবং এটা কোন রাজনৈতিক ফয়সালার পথকে রুদ্ধ করে দেবে।
আরও পড়ুন:
ক্যাথলিক চার্চে যৌন নিপীড়নের শিকার হাজারো শিশু
কুমিরের বাচ্চা ‘উধাও হবার’ রহস্যের সমাধান
সিইসি হচ্ছেন সাবেক সচিব নুরুল হুদা
সুপ্রিম কোর্ট চত্বরের ভাস্কর্য অপসারণ চায় হেফাজত| | ইসরায়েলের পার্লামেন্ট এমন এক বিতর্কিত আইন পাশ করেছে, যার ফলে পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের ব্যক্তি মালিকানার জমিতে তৈরি চার হাজার ইহুদী বসতিস্থাপনকারীর বাড়িঘর তৈরিকে বৈধতা দেবে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন:
পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন নিয়ে বিতর্ক রয়েছে
ওই প্রস্তাবটিতে পার্লামেন্টের ৬০ সদস্যের মধ্যে ৫২ জন 'হ্যাঁ' ভোট দেন।
নতুন এই প্রস্তাবে পশ্চিমতীরে বসতি নির্মাণের জন্য অধিকৃত ফিলিস্তিনি জমির মালিকদের অর্থ কিংবা বিকল্প জমি দিয়ে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীরে বসতি স্থাপনের বিষয়টিতে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অবস্থান তাঁর পূর্বসূরি বারাক ওবামার তুলনায় অনেকটাই নরম। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ফিলিস্তিনে বসতি স্থাপনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক নিন্দা ও চাপকেও উপেক্ষা করছে ইসরায়েল।
ট্রাম্প প্রশাসনের হাতে ক্ষমতা যাওয়ার পর গত কয়েক সপ্তাহে বেশ কয়েকটি এলাকায় বসতি স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে ইসরায়েল।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ বলছে এই আইন পাশের মাধ্যমে তারা তাদের জমি চুরিকে বৈধ করলো এবং এটা কোন রাজনৈতিক ফয়সালার পথকে রুদ্ধ করে দেবে।
আরও পড়ুন:
ক্যাথলিক চার্চে যৌন নিপীড়নের শিকার হাজারো শিশু
কুমিরের বাচ্চা ‘উধাও হবার’ রহস্যের সমাধান
সিইসি হচ্ছেন সাবেক সচিব নুরুল হুদা
সুপ্রিম কোর্ট চত্বরের ভাস্কর্য অপসারণ চায় হেফাজত| [/INST] ইসরায়েলের পার্লামেন্ট এমন এক বিতর্কিত আইন পাশ করেছে, যার ফলে পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের ব্যক্তি মালিকানার জমিতে তৈরি চার হাজার ইহুদী বসতিস্থাপনকারীর বাড়িঘর তৈরিকে বৈধতা দেবে। </s> |
নিষেকের পর জাইগোট গঠিত হয়। বিভাজনের পর এটি ভ্রূণে পরিণত হয়। মাতৃ এবং ভ্রূণীয় টিস্যুর সমন্বয়ে ডিম্বাকার একটি অঙ্গ গঠিত হয় যা মাতা এবং ভ্রূণের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে।
উদ্দীপকে উল্লিখিত ডিম্বাকার অঙ্গটির গুরুত্ব লিখো। | উদ্দীপকে উল্লিখিত চাকতি আকৃতির অঙ্গটি হলো অমরা, যা ভ্রূণের বৃদ্ধিতে অত্যাবশ্যকীয় অংশ হিসেবে কাজ করে। নিচে অমরার গুরুত্বসমূহ তুলে ধরা হলো—
ক্রমবর্ধনশীল ভ্রূণের কিছু কোষ এবং মাতৃ জরায়ুর অন্তঃস্তরের কিছু কোষ মিলিত হয়ে ডিম্বাকার ও রক্তনালিসমৃদ্ধ অমরা গঠন করে। এভাবে ভ্রূণ ও অমরার মধ্যে একটি অবিচ্ছেদ্য অস্থায়ী অঙ্গ তৈরি হয়। অমরার সাহায্যে ভ্রূণ জরায়ুর গাত্রে সংস্থাপিত হয়। এতে ভ্রূণের কোনো ক্ষতি হয় না। ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য খাদ্যের দরকার। শর্করা, আমিষ, স্নেহ, পানি ও খনিজ লবণ ইত্যাদি অমরার মাধ্যমে মায়ের রক্ত থেকে ভ্রূণের রক্তে প্রবেশ করে। অমরা অনেকটা ফুসফুসের মতো কাজ করে। অমরার মাধ্যমে মায়ের রক্ত থেকে অক্সিজেন গ্রহণ এবং ভ্রূণ থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বিনিময় ঘটে। তাছাড়া অমরা বৃক্কের মতো কাজ করে। বিপাকের ফলে যে বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন হয় তা অমরার মাধ্যমে ভ্রূণের দেহ থেকে অপসারিত হয়। এছাড়াও অমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি করে। এ হরমোন ভ্রূণের রক্ষণাবেক্ষণ ও স্বাভাবিক গঠনে সাহায্য করে। নিষেকের ১২ সপ্তাহের মধ্যে অমরা গঠিত হয়। গর্ভাবস্থায় অমরার মাধ্যমে ভ্রূণ ও মায়ের দেহ প্রয়োজনীয় পদার্থ ও বর্জ্য পদার্থ আদান-প্রদান করে। অমরাতে প্রচুর রক্তনালি থাকে। অমরার আম্বিলিকাল কর্ড ভ্রূণের নাভির সাথে যুক্ত থাকে । একে নাড়ীও বলা হয় ৷ এটা মূলত একটা নালি যার ভেতর দিয়ে মাতৃদেহের সাথে ভ্রূণের বিভিন্ন পদার্থের বিনিময় ঘটে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিষেকের পর জাইগোট গঠিত হয়। বিভাজনের পর এটি ভ্রূণে পরিণত হয়। মাতৃ এবং ভ্রূণীয় টিস্যুর সমন্বয়ে ডিম্বাকার একটি অঙ্গ গঠিত হয় যা মাতা এবং ভ্রূণের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে।
উদ্দীপকে উল্লিখিত ডিম্বাকার অঙ্গটির গুরুত্ব লিখো। [/INST] উদ্দীপকে উল্লিখিত চাকতি আকৃতির অঙ্গটি হলো অমরা, যা ভ্রূণের বৃদ্ধিতে অত্যাবশ্যকীয় অংশ হিসেবে কাজ করে। নিচে অমরার গুরুত্বসমূহ তুলে ধরা হলো—
ক্রমবর্ধনশীল ভ্রূণের কিছু কোষ এবং মাতৃ জরায়ুর অন্তঃস্তরের কিছু কোষ মিলিত হয়ে ডিম্বাকার ও রক্তনালিসমৃদ্ধ অমরা গঠন করে। এভাবে ভ্রূণ ও অমরার মধ্যে একটি অবিচ্ছেদ্য অস্থায়ী অঙ্গ তৈরি হয়। অমরার সাহায্যে ভ্রূণ জরায়ুর গাত্রে সংস্থাপিত হয়। এতে ভ্রূণের কোনো ক্ষতি হয় না। ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য খাদ্যের দরকার। শর্করা, আমিষ, স্নেহ, পানি ও খনিজ লবণ ইত্যাদি অমরার মাধ্যমে মায়ের রক্ত থেকে ভ্রূণের রক্তে প্রবেশ করে। অমরা অনেকটা ফুসফুসের মতো কাজ করে। অমরার মাধ্যমে মায়ের রক্ত থেকে অক্সিজেন গ্রহণ এবং ভ্রূণ থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বিনিময় ঘটে। তাছাড়া অমরা বৃক্কের মতো কাজ করে। বিপাকের ফলে যে বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন হয় তা অমরার মাধ্যমে ভ্রূণের দেহ থেকে অপসারিত হয়। এছাড়াও অমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি করে। এ হরমোন ভ্রূণের রক্ষণাবেক্ষণ ও স্বাভাবিক গঠনে সাহায্য করে। নিষেকের ১২ সপ্তাহের মধ্যে অমরা গঠিত হয়। গর্ভাবস্থায় অমরার মাধ্যমে ভ্রূণ ও মায়ের দেহ প্রয়োজনীয় পদার্থ ও বর্জ্য পদার্থ আদান-প্রদান করে। অমরাতে প্রচুর রক্তনালি থাকে। অমরার আম্বিলিকাল কর্ড ভ্রূণের নাভির সাথে যুক্ত থাকে । একে নাড়ীও বলা হয় ৷ এটা মূলত একটা নালি যার ভেতর দিয়ে মাতৃদেহের সাথে ভ্রূণের বিভিন্ন পদার্থের বিনিময় ঘটে। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
শহীদ সিরাজুল হক (জন্ম: অজানা - মৃত্যু: ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর বিক্রম খেতাব প্রদান করে। | স্বাধীনতা যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
শহীদ সিরাজুল হক (জন্ম: অজানা - মৃত্যু: ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর বিক্রম খেতাব প্রদান করে। [/INST] স্বাধীনতা যুদ্ধ | </s> |
what important event is this text about: ২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপে অনবদ্য ৭১ রানের ইনিংসের জন্য বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান ম্যাচে তিনি "ম্যান অব দ্য ম্যাচের" পুরস্কার লাভ করেন। | ২০১৫ বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান বিশ্বকাপ ম্যাচের "ম্যান অব দ্য ম্যাচ" | Bengali | ben | re-annotations | 24747d8fc8c4f73d31974c0ed4c6660ab76d2a44771c244ce7ba38a549b3301c | <s>[INST] what important event is this text about: ২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপে অনবদ্য ৭১ রানের ইনিংসের জন্য বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান ম্যাচে তিনি "ম্যান অব দ্য ম্যাচের" পুরস্কার লাভ করেন। [/INST] ২০১৫ বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান বিশ্বকাপ ম্যাচের "ম্যান অব দ্য ম্যাচ" </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
১৯৭১-এ স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়। হুমায়ুন আজাদ স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন যে বাস্তবায়িত হয়নি তা নিজস্ব মতামতে তুলে ধরেছেন, তিনি ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিলেন সেটা বাস্তবায়িত হচ্ছেনা এবং সমাজের মানুষগুলো দূরে সরে এসেছে নৈতিকতা থেকে, সমাজে মৌলবাদ এসেছে, পূর্ব পাকিস্তানের আমলে ষাটের দশকে যখন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তখন বাঙালি সমাজ অনেক প্রগতিবাদী ছিলো - এসব বিভিন্ন কথা তিনি বুঝিয়েছেন। | স্বাধীনতা সংগ্রাম | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
১৯৭১-এ স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়। হুমায়ুন আজাদ স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন যে বাস্তবায়িত হয়নি তা নিজস্ব মতামতে তুলে ধরেছেন, তিনি ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিলেন সেটা বাস্তবায়িত হচ্ছেনা এবং সমাজের মানুষগুলো দূরে সরে এসেছে নৈতিকতা থেকে, সমাজে মৌলবাদ এসেছে, পূর্ব পাকিস্তানের আমলে ষাটের দশকে যখন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তখন বাঙালি সমাজ অনেক প্রগতিবাদী ছিলো - এসব বিভিন্ন কথা তিনি বুঝিয়েছেন। [/INST] স্বাধীনতা সংগ্রাম | </s> |
নিন্মলিখিত উদ্দীপক অনুসারে প্রশ্নটির উত্তর দাও।
নাইজারের অর্থনীতি সাধারণত ফসল, পশুসম্পদ ও কিছু বৃহত্তম ইউরেনিয়ামের খনি মজুদের উপর কেন্দ্র করে পরিচালিত হয়। ২০২১ সালে নাইজার ইউরোপে ইউরেনিয়ামের প্রধান সরবরাহকারী ছিল এবং এরপর রয়েছে কাজাখস্তান ও রাশিয়া। খরা চক্র, মরুকরণ ও ২.৯% জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এবং ইউরেনিয়ামের বিশ্ব চাহিদা হ্রাস নাইজারের অর্থনীতির হার কিছুটা কমিয়ে দেয়।
প্রশ্ন: ২০২১ সালে ইউরোপের প্রধান ইউরেনিয়াম সরবরাহকারী দেশ ছিল কোনগুলো? | ২০২১ সালে ইউরোপের প্রধান ইউরেনিয়াম সরবরাহকারী দেশ ছিল নাইজার, কাজাখস্তান ও রাশিয়া। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিন্মলিখিত উদ্দীপক অনুসারে প্রশ্নটির উত্তর দাও।
নাইজারের অর্থনীতি সাধারণত ফসল, পশুসম্পদ ও কিছু বৃহত্তম ইউরেনিয়ামের খনি মজুদের উপর কেন্দ্র করে পরিচালিত হয়। ২০২১ সালে নাইজার ইউরোপে ইউরেনিয়ামের প্রধান সরবরাহকারী ছিল এবং এরপর রয়েছে কাজাখস্তান ও রাশিয়া। খরা চক্র, মরুকরণ ও ২.৯% জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এবং ইউরেনিয়ামের বিশ্ব চাহিদা হ্রাস নাইজারের অর্থনীতির হার কিছুটা কমিয়ে দেয়।
প্রশ্ন: ২০২১ সালে ইউরোপের প্রধান ইউরেনিয়াম সরবরাহকারী দেশ ছিল কোনগুলো? [/INST] ২০২১ সালে ইউরোপের প্রধান ইউরেনিয়াম সরবরাহকারী দেশ ছিল নাইজার, কাজাখস্তান ও রাশিয়া। </s> |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
প্রথম দিকের বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের মূল সমস্যা ছিল আন্তমহাদেশীয় যাতায়াত ও যুদ্ধঘটিত সমস্যা। কয়েকটি দক্ষিণ আমেরিকান দল ১৯৩৪ ও ১৯৩৮ সালের বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার জন্য ইউরোপে যেতে আগ্রহী থাকলেও কেবল ব্রাজিলই এই দুটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিতই হয়নি। | বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের সমস্যা | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
প্রথম দিকের বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের মূল সমস্যা ছিল আন্তমহাদেশীয় যাতায়াত ও যুদ্ধঘটিত সমস্যা। কয়েকটি দক্ষিণ আমেরিকান দল ১৯৩৪ ও ১৯৩৮ সালের বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার জন্য ইউরোপে যেতে আগ্রহী থাকলেও কেবল ব্রাজিলই এই দুটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিতই হয়নি। [/INST] বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের সমস্যা </s> |
সাজেক ভ্যালির সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো। | রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়ন দেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন । ১৭৭১.৫৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এ ইউনিয়নকে বলা হয় রাঙামাটির ছাদ। ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সীমান্ত সংলগ্ন এ ইউনিয়নেই অবস্থিত সাজেক ভ্যালি। রাঙামাটির একেবারে উত্তরে অবস্থিত এ সাজেক ভ্যালিতে রয়েছে দুটি পাড়া— রুইলুই এবং কংলাক। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়ার উচ্চতা ১৭২০ ফুট। আর ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত কংলাক পাড়া। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও এর যাতায়াত সুবিধা খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থেকে। খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব ৭০ কিমি । আর দীঘিনালা থেকে ৪৯ কিমি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সাজেক ভ্যালির সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো। [/INST] রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়ন দেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন । ১৭৭১.৫৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এ ইউনিয়নকে বলা হয় রাঙামাটির ছাদ। ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সীমান্ত সংলগ্ন এ ইউনিয়নেই অবস্থিত সাজেক ভ্যালি। রাঙামাটির একেবারে উত্তরে অবস্থিত এ সাজেক ভ্যালিতে রয়েছে দুটি পাড়া— রুইলুই এবং কংলাক। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়ার উচ্চতা ১৭২০ ফুট। আর ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত কংলাক পাড়া। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও এর যাতায়াত সুবিধা খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থেকে। খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব ৭০ কিমি । আর দীঘিনালা থেকে ৪৯ কিমি। </s> |
অনুচ্ছেদ লিখুন: শিষ্টাচার। | শিষ্টাচার শব্দটি 'শিষ্ট' ও 'আচার' শব্দযোগে গঠিত। 'শিষ্ট' কথাটির অর্থ ভদ্র, বিনীত, মার্জিত বা সুশীল, আর 'আচার' বলতে ব্যবহারকে বোঝানো হয়। অর্থাৎ শিষ্টাচার হচ্ছে ভদ্র বা মার্জিত ব্যবহার। এটি মানুষের এমন একটি মানবীয় গুণ, যা মানুষের চরিত্রকে উন্নত করে। মানুষের কথাবার্তা, আচার-আচরণ ও চালচলনে যে ভদ্রতা ও শালীনতার পরিচয় প্রকাশ পায়, তাই শিষ্টাচার। শিষ্টাচার মানব চরিত্রের অলংকারস্বরূপ। অনেক ছোটো ছোটো বিষয় থেকেই একজন মানুষ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। একজন মানুষের কথা বলার ধরন, ভাষা ব্যবহার, মুখের অভিব্যক্তি এমনকি পোশাক-পরিচ্ছদ সবকিছুতেই তার স্বভাব ও রুচির পরিচয় পাওয়া যায়। আর এইসব কিছু একজন ব্যক্তির শিষ্টাচারের লক্ষণ বহন করে। সবসময় সৎপথে থাকা, সত্য কথা বলা এবং অন্যের মঙ্গলের জন্য কাজ করে যাওয়া সবকিছুই শিষ্টাচারের অংশ। শিষ্টাচার একজন মানুষকে তার পরিবারে, সমাজে এমনকি রাষ্ট্রে গৌরবান্বিত ও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। যে জাতির আচরণ যত বেশি সুন্দর ও মার্জিত সে জাতি তত বেশি উন্নত। কেবল শারীরিক দিক দিয়ে বেড়ে উঠলেই হবে না, একজন মানুষকে অবশ্যই মানবিক গুণসম্পন্ন হয়ে বেড়ে উঠতে হবে। আর এর মধ্যেই মানবজীবনের সার্থকতা। পোশাক ছাড়া যেমন দেহের শোভা বৃদ্ধি পায় না। তেমনি শিষ্টাচার ছাড়া মানুষের চরিত্রের শোভাও বাড়ে না। শিষ্টাচারসম্পন্ন মানুষকে সবাই শ্রদ্ধা করে। একজন শিষ্টাচারসম্পন্ন ব্যক্তি যতই অসুন্দর বা গরিব হোক না কেন তার স্থান সমাজের উঁচু স্তরে। শিষ্টাচারই একজন ব্যক্তিকে সম্মানিত স্থানে বসাতে পারে, দিতে পারে প্রকৃত মর্যাদা। শিষ্টাচারেই রযেছে মানবজীবনের সাফল্যের চাবিকাঠি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] অনুচ্ছেদ লিখুন: শিষ্টাচার। [/INST] শিষ্টাচার শব্দটি 'শিষ্ট' ও 'আচার' শব্দযোগে গঠিত। 'শিষ্ট' কথাটির অর্থ ভদ্র, বিনীত, মার্জিত বা সুশীল, আর 'আচার' বলতে ব্যবহারকে বোঝানো হয়। অর্থাৎ শিষ্টাচার হচ্ছে ভদ্র বা মার্জিত ব্যবহার। এটি মানুষের এমন একটি মানবীয় গুণ, যা মানুষের চরিত্রকে উন্নত করে। মানুষের কথাবার্তা, আচার-আচরণ ও চালচলনে যে ভদ্রতা ও শালীনতার পরিচয় প্রকাশ পায়, তাই শিষ্টাচার। শিষ্টাচার মানব চরিত্রের অলংকারস্বরূপ। অনেক ছোটো ছোটো বিষয় থেকেই একজন মানুষ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। একজন মানুষের কথা বলার ধরন, ভাষা ব্যবহার, মুখের অভিব্যক্তি এমনকি পোশাক-পরিচ্ছদ সবকিছুতেই তার স্বভাব ও রুচির পরিচয় পাওয়া যায়। আর এইসব কিছু একজন ব্যক্তির শিষ্টাচারের লক্ষণ বহন করে। সবসময় সৎপথে থাকা, সত্য কথা বলা এবং অন্যের মঙ্গলের জন্য কাজ করে যাওয়া সবকিছুই শিষ্টাচারের অংশ। শিষ্টাচার একজন মানুষকে তার পরিবারে, সমাজে এমনকি রাষ্ট্রে গৌরবান্বিত ও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। যে জাতির আচরণ যত বেশি সুন্দর ও মার্জিত সে জাতি তত বেশি উন্নত। কেবল শারীরিক দিক দিয়ে বেড়ে উঠলেই হবে না, একজন মানুষকে অবশ্যই মানবিক গুণসম্পন্ন হয়ে বেড়ে উঠতে হবে। আর এর মধ্যেই মানবজীবনের সার্থকতা। পোশাক ছাড়া যেমন দেহের শোভা বৃদ্ধি পায় না। তেমনি শিষ্টাচার ছাড়া মানুষের চরিত্রের শোভাও বাড়ে না। শিষ্টাচারসম্পন্ন মানুষকে সবাই শ্রদ্ধা করে। একজন শিষ্টাচারসম্পন্ন ব্যক্তি যতই অসুন্দর বা গরিব হোক না কেন তার স্থান সমাজের উঁচু স্তরে। শিষ্টাচারই একজন ব্যক্তিকে সম্মানিত স্থানে বসাতে পারে, দিতে পারে প্রকৃত মর্যাদা। শিষ্টাচারেই রযেছে মানবজীবনের সাফল্যের চাবিকাঠি। </s> |
কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ ?
৪ বছর পর পর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে। একজন রাষ্ট্রপতি কেবল মাত্র দুইবার পূর্ণ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হতে পারেন। এছাড়া কোনো কারণে রাষ্ট্রপতির পদ খালি হলে সেই দায়িত্ব যিনি গ্রহণ করবেন, তিনি এই মেয়াদের ২ বছর এবং পরে সর্বোচ্চ ২ মেয়াদের জন্য, এভাবে সর্বমোট ১০ বছর ক্ষমতায় থাকতে পারেন। | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ ?
৪ বছর পর পর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে। একজন রাষ্ট্রপতি কেবল মাত্র দুইবার পূর্ণ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হতে পারেন। এছাড়া কোনো কারণে রাষ্ট্রপতির পদ খালি হলে সেই দায়িত্ব যিনি গ্রহণ করবেন, তিনি এই মেয়াদের ২ বছর এবং পরে সর্বোচ্চ ২ মেয়াদের জন্য, এভাবে সর্বমোট ১০ বছর ক্ষমতায় থাকতে পারেন। [/INST] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি | </s> |
ব্যবসায়িক মূল্যবোধ বিষয়টি ব্যাখ্যা করো। | মূল্যেবোধ একটি আপেক্ষিক বিষয়। এর নির্দিষ্ট কোনো মানদণ্ড নেই। সাধারণভাবে বলতে গেলে মূল্যবোধ হচ্ছে এক ধরনের বিশ্বাস, যা ভালো-মন্দের মানদন্ডে বিচার্য। মূল্যবোধের প্রাতিষ্ঠানিক অবস্থার একটি দিক হলো ব্যবসায়িক মূল্যবোধ। ব্যবসায়ের দৃষ্টিকোণ থেকে মূল্যবোধ শব্দটি সম্পূর্ণভাবে মুনাফা অর্জন এবং জনকল্যাণের নিরিখে এক ধরনের আদর্শগত দৃষ্টিভঙ্গি। এটি স্থায়ী হলেই মূল্যবোধ বলা যাবে। একটা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে জনগণের আস্থা অর্জনের ক্ষেত্রে এর মূল্যবোধের বিষয়টি পরিষ্কারভাবে তুলে ধরতে হয়। সেটি কি জনকল্যাণের চেয়ে মুনাফাকে বেশি প্রাধান্য দেবে, নাকি মুনাফা অপেক্ষা জনকল্যাণকে বেশি প্রাধান্য দেবে তা ব্যবসায়িক মূল্যবোধের ব্যাপার।
মূলত দীর্ঘদিনের ব্যবসায়িক কার্যক্রম হতে ব্যবসায়িক মূল্যবোধের সৃষ্টি হয়। ফলে দেখা যায়, যে দেশের ব্যবসায়-বাণিজ্যে নৈতিক দায়িত্ব হিসেবে মূল্যবোধের অনুসরণ সার্বজনীন, সে দেশ ব্যবসায়-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে তথা আর্থিকভাবে ততবেশি সচ্ছল, উন্নত ও স্থিতিশীল। পক্ষান্তরে অনুন্নত দেশের ব্যবসায় বাণিজ্য এবং অর্থনীতিতে খুব সামান্যই মূল্যবোধের চর্চা হয়। ফলে সে সকল দেশের ব্যবসায় জগতে বিদ্যমান থাকে অস্থিতিশীলতা ও বিশৃঙ্ক্ষলা।
সুতরাং ব্যবসায় সম্পর্কে ভালো-মন্দ বিচার-বিশ্লেষণ, বিশ্বাস, ধারণা, বি-শৃঙ্খলা ইত্যাদির সমন্বিত ধারণাকে ব্যবসায়িক মূল্যবোধ বলে। মূলত মূল্যবোধ ব্যবসায়ীকে সৎ, বিশ্বাসী, ন্যায়নিষ্ঠ ও নীতিবান করে তোলে। ফলে ব্যবসায়ী নীতি বর্জিত নানা প্রকার কাজ থেকে বিরত থাকে। এতে করে ব্যবসায়ীর পাশাপাশি রাষ্ট্র ও সমাজ উপকৃত হয়। অন্যদিকে কিছু ব্যবসায়ী আছে যারা মুনাফা অর্জনকেই ঘৃণ্য ব্যক্তি হিসেবে নিন্দিত হয় তেমনি শুধু মুনাফা অর্জনের জন্য ব্যবসা করে ব্যবসায়ের প্রকৃত মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটায়। এদের কারণে রাষ্ট্র ও সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এমনি প্রেক্ষাপটে ব্যবসায়ে মূল্যবোধ বিষয়টির গুরুত্ব বর্তমানে অনেক এবং সময়ের চাহিদার কারণে, ব্যবসায়িক জগতেও বর্তমানে মূল্যবোধকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ব্যবসায়িক মূল্যবোধ বিষয়টি ব্যাখ্যা করো। [/INST] মূল্যেবোধ একটি আপেক্ষিক বিষয়। এর নির্দিষ্ট কোনো মানদণ্ড নেই। সাধারণভাবে বলতে গেলে মূল্যবোধ হচ্ছে এক ধরনের বিশ্বাস, যা ভালো-মন্দের মানদন্ডে বিচার্য। মূল্যবোধের প্রাতিষ্ঠানিক অবস্থার একটি দিক হলো ব্যবসায়িক মূল্যবোধ। ব্যবসায়ের দৃষ্টিকোণ থেকে মূল্যবোধ শব্দটি সম্পূর্ণভাবে মুনাফা অর্জন এবং জনকল্যাণের নিরিখে এক ধরনের আদর্শগত দৃষ্টিভঙ্গি। এটি স্থায়ী হলেই মূল্যবোধ বলা যাবে। একটা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে জনগণের আস্থা অর্জনের ক্ষেত্রে এর মূল্যবোধের বিষয়টি পরিষ্কারভাবে তুলে ধরতে হয়। সেটি কি জনকল্যাণের চেয়ে মুনাফাকে বেশি প্রাধান্য দেবে, নাকি মুনাফা অপেক্ষা জনকল্যাণকে বেশি প্রাধান্য দেবে তা ব্যবসায়িক মূল্যবোধের ব্যাপার।
মূলত দীর্ঘদিনের ব্যবসায়িক কার্যক্রম হতে ব্যবসায়িক মূল্যবোধের সৃষ্টি হয়। ফলে দেখা যায়, যে দেশের ব্যবসায়-বাণিজ্যে নৈতিক দায়িত্ব হিসেবে মূল্যবোধের অনুসরণ সার্বজনীন, সে দেশ ব্যবসায়-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে তথা আর্থিকভাবে ততবেশি সচ্ছল, উন্নত ও স্থিতিশীল। পক্ষান্তরে অনুন্নত দেশের ব্যবসায় বাণিজ্য এবং অর্থনীতিতে খুব সামান্যই মূল্যবোধের চর্চা হয়। ফলে সে সকল দেশের ব্যবসায় জগতে বিদ্যমান থাকে অস্থিতিশীলতা ও বিশৃঙ্ক্ষলা।
সুতরাং ব্যবসায় সম্পর্কে ভালো-মন্দ বিচার-বিশ্লেষণ, বিশ্বাস, ধারণা, বি-শৃঙ্খলা ইত্যাদির সমন্বিত ধারণাকে ব্যবসায়িক মূল্যবোধ বলে। মূলত মূল্যবোধ ব্যবসায়ীকে সৎ, বিশ্বাসী, ন্যায়নিষ্ঠ ও নীতিবান করে তোলে। ফলে ব্যবসায়ী নীতি বর্জিত নানা প্রকার কাজ থেকে বিরত থাকে। এতে করে ব্যবসায়ীর পাশাপাশি রাষ্ট্র ও সমাজ উপকৃত হয়। অন্যদিকে কিছু ব্যবসায়ী আছে যারা মুনাফা অর্জনকেই ঘৃণ্য ব্যক্তি হিসেবে নিন্দিত হয় তেমনি শুধু মুনাফা অর্জনের জন্য ব্যবসা করে ব্যবসায়ের প্রকৃত মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটায়। এদের কারণে রাষ্ট্র ও সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এমনি প্রেক্ষাপটে ব্যবসায়ে মূল্যবোধ বিষয়টির গুরুত্ব বর্তমানে অনেক এবং সময়ের চাহিদার কারণে, ব্যবসায়িক জগতেও বর্তমানে মূল্যবোধকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। </s> |
আকাশের রং নীল দেখায় কেন? | ধূলিকণা দ্বারা আলো বিচ্ছুরিত হলে বিচ্ছুরণের কারণে আকাশের রঙ নীল দেখায় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] আকাশের রং নীল দেখায় কেন? [/INST] ধূলিকণা দ্বারা আলো বিচ্ছুরিত হলে বিচ্ছুরণের কারণে আকাশের রঙ নীল দেখায় </s> |
আনিস লন্ডনে থাকতে টেমস নদীর ধারে একটি গবেষণাগার পরিদর্শনে যায়। সেখানে সে ভৌগোলিকভাবে অঙ্কিত একটি রেখার ওপর অবস্থান করছিল। গবেষণাগারের ঘড়িতে আনিস স্থানীয় সময় মধ্যাহ্ন ১২টা দেখতে পেল। সে নিউইয়র্কে তার বন্ধুর কাছে ফোন করে জানতে পারে সেখানকার স্থানীয় সময় তখন সকাল ৭টা।
আনিস কোন ভৌগোলিক রেখার ওপর অবস্থান করেছিল? ব্যাখ্যা করো। | আনিস ভৌগোলিক দিক দিয়ে মূলমধ্যরেখার ওপর অবস্থান করেছিল।
যুক্তরাজ্যের লন্ডন শহরের উপকণ্ঠে গ্রিনিচ মানমন্দিরের ওপর দিয়ে উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত বিস্তৃত যে কাল্পনিক মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে তাকে মূল মধ্যরেখা বলে। এ রেখার মান ০ (শূন্য) ডিগ্রি ধরা হয়েছে। মূল মধ্যরেখা থেকে পৃথিবীর কেন্দ্রে উৎপন্ন কোণের ভিত্তিতে অন্যান্য দ্রাঘিমারেখাগুলো অঙ্কন করা যায়।
উদ্দীপকে আনিস যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে অবস্থানকালে টেমস নদীর পাশে একটি গবেষণাগারে যায়। এখানে গ্রিনিচ মানমন্দিরের প্রতিই ইঙ্গিত করা হয়েছে। এর ওপর দিয়েই মূল মধ্যরেখা কল্পনা করা হয়েছে। গ্রিনিচের মূল মধ্যরেখা থেকে পূর্ব বা পশ্চিমে কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্বকে ঐ স্থানের দ্রাঘিমা বলে। আমরা জানি, গ্রিনিচে দ্রাঘিমা ০ ডিগ্রি এবং এটি লন্ডনে অবস্থিত। আনিস যেহেতু লন্ডনে অবস্থান করে তাই স্থানের দ্রাঘিমাও ০ ডিগ্রি। আর ০ ডিগ্রি দ্রাঘিমার অবস্থান মূল মধ্যরেখায়। অর্থাৎ আনিসের অবস্থানও মূল্য মধ্যরেখায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] আনিস লন্ডনে থাকতে টেমস নদীর ধারে একটি গবেষণাগার পরিদর্শনে যায়। সেখানে সে ভৌগোলিকভাবে অঙ্কিত একটি রেখার ওপর অবস্থান করছিল। গবেষণাগারের ঘড়িতে আনিস স্থানীয় সময় মধ্যাহ্ন ১২টা দেখতে পেল। সে নিউইয়র্কে তার বন্ধুর কাছে ফোন করে জানতে পারে সেখানকার স্থানীয় সময় তখন সকাল ৭টা।
আনিস কোন ভৌগোলিক রেখার ওপর অবস্থান করেছিল? ব্যাখ্যা করো। [/INST] আনিস ভৌগোলিক দিক দিয়ে মূলমধ্যরেখার ওপর অবস্থান করেছিল।
যুক্তরাজ্যের লন্ডন শহরের উপকণ্ঠে গ্রিনিচ মানমন্দিরের ওপর দিয়ে উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত বিস্তৃত যে কাল্পনিক মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে তাকে মূল মধ্যরেখা বলে। এ রেখার মান ০ (শূন্য) ডিগ্রি ধরা হয়েছে। মূল মধ্যরেখা থেকে পৃথিবীর কেন্দ্রে উৎপন্ন কোণের ভিত্তিতে অন্যান্য দ্রাঘিমারেখাগুলো অঙ্কন করা যায়।
উদ্দীপকে আনিস যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে অবস্থানকালে টেমস নদীর পাশে একটি গবেষণাগারে যায়। এখানে গ্রিনিচ মানমন্দিরের প্রতিই ইঙ্গিত করা হয়েছে। এর ওপর দিয়েই মূল মধ্যরেখা কল্পনা করা হয়েছে। গ্রিনিচের মূল মধ্যরেখা থেকে পূর্ব বা পশ্চিমে কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্বকে ঐ স্থানের দ্রাঘিমা বলে। আমরা জানি, গ্রিনিচে দ্রাঘিমা ০ ডিগ্রি এবং এটি লন্ডনে অবস্থিত। আনিস যেহেতু লন্ডনে অবস্থান করে তাই স্থানের দ্রাঘিমাও ০ ডিগ্রি। আর ০ ডিগ্রি দ্রাঘিমার অবস্থান মূল মধ্যরেখায়। অর্থাৎ আনিসের অবস্থানও মূল্য মধ্যরেখায়। </s> |
মনে করো তোমার নাম মোহাম্মদ সোহেল রানা এবং তুমি ঢাকার গুলশানে অবস্থিত কালাচাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তুমি ৮ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী এবং তোমার রোল ৩। আজ স্কুলে যাওয়ার পরে তোমার জ্বরজ্বর বোধ হওয়ায় ও মাথাব্যাথা করায় ৪র্থ ঘণ্টার পরে ছুটি চেয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে একটি আবেদনপত্র লেখ। | বরাবর
প্রধান শিক্ষক,
কালাচাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
গুলশান, ঢাকা
বিষয়: চতুর্থ ঘন্টার পর ছুটির আবেদন।
জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর একজন নিয়মিত ছাত্র। আমি পারতপক্ষে স্কুলে কখনোই অনুপস্থিত থাকি না। আজ বিদ্যালয় আসার পর আমি প্রচন্ড মাথা ব্যথা ও জ্বর জ্বর অনুভব করছি। তাই ক্লাসে কোনভাবেই মনোযোগ দিতে পারছি না। বাসায় গিয়ে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য আমার চতুর্থ ঘন্টার পর ছুটি প্রয়োজন।
অতএব, উপরোক্ত বিষয়গুলি পর্যালোচনা করে আমাকে চতুর্থ ঘন্টার পর ছুটি মঞ্জুর করে বাধিত করবেন।
বিনীত নিবেদক,
আপনার একান্ত অনুগত ছাত্র,
মোহাম্মদ সোহেল রানা
শ্রেণী: ৮ম, রোল নাম্বার: ০৩
কালাচাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মনে করো তোমার নাম মোহাম্মদ সোহেল রানা এবং তুমি ঢাকার গুলশানে অবস্থিত কালাচাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তুমি ৮ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী এবং তোমার রোল ৩। আজ স্কুলে যাওয়ার পরে তোমার জ্বরজ্বর বোধ হওয়ায় ও মাথাব্যাথা করায় ৪র্থ ঘণ্টার পরে ছুটি চেয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে একটি আবেদনপত্র লেখ। [/INST] বরাবর
প্রধান শিক্ষক,
কালাচাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
গুলশান, ঢাকা
বিষয়: চতুর্থ ঘন্টার পর ছুটির আবেদন।
জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর একজন নিয়মিত ছাত্র। আমি পারতপক্ষে স্কুলে কখনোই অনুপস্থিত থাকি না। আজ বিদ্যালয় আসার পর আমি প্রচন্ড মাথা ব্যথা ও জ্বর জ্বর অনুভব করছি। তাই ক্লাসে কোনভাবেই মনোযোগ দিতে পারছি না। বাসায় গিয়ে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য আমার চতুর্থ ঘন্টার পর ছুটি প্রয়োজন।
অতএব, উপরোক্ত বিষয়গুলি পর্যালোচনা করে আমাকে চতুর্থ ঘন্টার পর ছুটি মঞ্জুর করে বাধিত করবেন।
বিনীত নিবেদক,
আপনার একান্ত অনুগত ছাত্র,
মোহাম্মদ সোহেল রানা
শ্রেণী: ৮ম, রোল নাম্বার: ০৩
কালাচাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় </s> |
এক বাক্যে তাড়িতচৌম্বকীয় আবেশ বা তাড়িতচৌম্বক আবেশ বা তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশের সংজ্ঞা দাও। | একটি গতিশীল চুম্বক বা তড়িৎবাহী বর্তনীর সাহায্যে অন্য একটি বদ্ধ বর্তনীতে ক্ষণস্থায়ী তড়িচ্চালক শক্তি ও তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হওয়ার পদ্ধতিকে তাড়িতচৌম্বকীয় আবেশ বা তাড়িতচৌম্বক আবেশ বা তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশ বলে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] এক বাক্যে তাড়িতচৌম্বকীয় আবেশ বা তাড়িতচৌম্বক আবেশ বা তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশের সংজ্ঞা দাও। [/INST] একটি গতিশীল চুম্বক বা তড়িৎবাহী বর্তনীর সাহায্যে অন্য একটি বদ্ধ বর্তনীতে ক্ষণস্থায়ী তড়িচ্চালক শক্তি ও তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন হওয়ার পদ্ধতিকে তাড়িতচৌম্বকীয় আবেশ বা তাড়িতচৌম্বক আবেশ বা তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশ বলে। </s> |
অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
পরে তিনি স্বাধীনতা-পরবর্তী ভারতীয় সেনাবাহিনীতে জেমদার পদমর্যাদা অর্জন করেছিলেন এবং তাঁর সৈন্যদল ১ শিখই সর্বপ্রথম জম্মু ও কাশ্মীর অভিযানে বা ১৯৪৭ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল | যেটি ১৯৪৭ সালের অক্টোবরে শুরু হয়েছিল ভারতীয় সৈন্যরা কার্যকর হওয়ার সাথে সাথে পাকিস্তান থেকে আক্রমণকারীদের দ্বারা জম্মু ও কাশ্মীর এর পরিকল্পিত আক্রমণ প্রতিহত করা। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
পরে তিনি স্বাধীনতা-পরবর্তী ভারতীয় সেনাবাহিনীতে জেমদার পদমর্যাদা অর্জন করেছিলেন এবং তাঁর সৈন্যদল ১ শিখই সর্বপ্রথম জম্মু ও কাশ্মীর অভিযানে বা ১৯৪৭ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল [/INST] যেটি ১৯৪৭ সালের অক্টোবরে শুরু হয়েছিল ভারতীয় সৈন্যরা কার্যকর হওয়ার সাথে সাথে পাকিস্তান থেকে আক্রমণকারীদের দ্বারা জম্মু ও কাশ্মীর এর পরিকল্পিত আক্রমণ প্রতিহত করা। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
২০০৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপে স্টিফেন ফ্লেমিংয়ের
| নেতৃত্বাধীন নিউজিল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছুতে পেরেছিল। শ্রীলঙ্কার কাছে ৮১ রানে পরাজিত হলে তার দলকে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিতে হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
২০০৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপে স্টিফেন ফ্লেমিংয়ের
[/INST] নেতৃত্বাধীন নিউজিল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছুতে পেরেছিল। শ্রীলঙ্কার কাছে ৮১ রানে পরাজিত হলে তার দলকে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিতে হয়। </s> |
মোট অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন কি? | এটি এমন একটি ঘটনা যেখানে আলোক রশ্মি আরও ঘন থেকে কম ঘন মাঝারিতে যাওয়ার চেষ্টা করে এবং একই মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়। এটি অপটিক্যাল ফাইবারগুলিতে ঘটে যা যোগাযোগের জন্য তারের মাধ্যমে আলোকে দীর্ঘ দূরত্বে ভ্রমণ করতে দেয় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] মোট অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন কি? [/INST] এটি এমন একটি ঘটনা যেখানে আলোক রশ্মি আরও ঘন থেকে কম ঘন মাঝারিতে যাওয়ার চেষ্টা করে এবং একই মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়। এটি অপটিক্যাল ফাইবারগুলিতে ঘটে যা যোগাযোগের জন্য তারের মাধ্যমে আলোকে দীর্ঘ দূরত্বে ভ্রমণ করতে দেয় </s> |
Tteokbokki কি তা ব্যাখ্যা কর | tteokbokki দক্ষিণ কোরিয়ার একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। এতে মশলা, কিমচি এবং সবজি দিয়ে তৈরি তরকারিতে ভাত এবং মাছের কেক থাকে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] Tteokbokki কি তা ব্যাখ্যা কর [/INST] tteokbokki দক্ষিণ কোরিয়ার একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। এতে মশলা, কিমচি এবং সবজি দিয়ে তৈরি তরকারিতে ভাত এবং মাছের কেক থাকে। </s> |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন |
ঢাকাই মসলিন প্রথম কোথায় তৈরী হয় ? | জামদানি কার্পাস তুলা দিয়ে প্রস্তুত একধরনের পরিধেয় বস্ত্র যার বয়ন পদ্ধতি অনন্য। জামদানী বুননকালে তৃতীয় একটি সূতা দিয়ে নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়। মসলিন বয়নে যেমন ন্যূনপক্ষে ৩০০ কাউন্টের সূতা ব্যবহার করা হয়, জামদানি বয়নে সাধারণত ৭০-৮০ কাউন্টের সূতা ব্যবহৃত হয়। হালে জামদানী নানা স্থানে তৈরী করা হয় বটে কিন্তু ঢাকাকেই জামদানির আদি জন্মস্থান বলে গণ্য করা হয়। জামদানী বয়নের অতুলনীয় পদ্ধতি ইউনেস্কো কর্তৃক একটি অনন্যসাধারণ ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেইজ হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে।
প্রাচীনকালের মিহি মসলিন কাপড়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে জামদানি শাড়ি বাঙ্গালী নারীদের অতি পরিচিত। মসলিনের উপর নকশা করে জামদানি কাপড় তৈরি করা হয়। জামদানি বলতে সাধারণতঃ শাড়িকেই বোঝান হয়। তবে জামদানি দিয়ে নকশী ওড়না, কুর্তা, পাগড়ি, রুমাল, পর্দা প্রভৃতিও তৈরি করা হত। ১৭০০ শতাব্দীতে জামদানি দিয়ে নকশাওয়ালা শেরওয়ানির প্রচলন ছিল। এছাড়া, মুঘল নেপালের আঞ্চলিক পোশাক রাঙ্গার জন্যও জামদানি কাপড় ব্যবহৃত হত।
ইতিহাস
নামকরণ
জামদানির নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন ধরণের মতবাদ রয়েছে। একটি মত অনুসারে ‘জামদানি’ শব্দটি ফার্সি ভাষা থেকে এসেছে। ফার্সি জামা অর্থ কাপড় এবং দানা অর্থ বুটি, সে অর্থে জামদানি অর্থ বুটিদার কাপড়। একারণে মনে করা হয় মুসলমানেরাই ভারত উপমহাদেশে জামদানির প্রচলন ও বিস্তার করেন। আরেকটি মতে, ফারসিতে জাম অর্থ এক ধরনের উৎকৃষ্ট মদ এবং দানি অর্থ পেয়ালা। জাম পরিবেশনকারী ইরানী সাকীর পরনের মসলিন থেকে জামদানি নামের উৎপত্তি ঘটেছে।
নকশা অনুযায়ী জামদানীর নানা নাম হয়ে থাকে যেমন তেরছা, জলপাড়, পান্না হাজার, করোলা, দুবলাজাল, সাবুরগা, বলিহার, শাপলা ফুল, আঙ্গুরলতা, ময়ূরপ্যাচপাড়, বাঘনলি, কলমিলতা, চন্দ্রপাড়, ঝুমকা, বুটিদার, ঝালর, ময়ূরপাখা, পুইলতা, কল্কাপাড়, কচুপাতা, প্রজাপতি, জুঁইবুটি, হংসবলাকা, শবনম, ঝুমকা, জবাফুল ইত্যাদি।[2]
ইতিহাসবিদের বর্ণনা
জামদানির প্রাচীনতম উল্লেখ পাওয়া যায়, আনুমানিক ৩০০ খ্রিস্টাব্দে কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র গ্রন্থে, পেরিপ্লাস অব দ্য এরিথ্রিয়ান সি বইতে এবং বিভিন্ন আরব, চীন ও ইতালীর পর্যটক ও ব্যবসায়ীর বর্ণনাতে। কৌটিল্যের বইতে বঙ্গ ও পুন্ড্র এলাকায় সূক্ষ্ম বস্ত্রের উল্লেখ আছে, যার মধ্যে ছিল ক্ষৌম, দুকূল, পত্রোর্ণ ও কার্পাসী। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রসঙ্গ তৈরি করুন |
ঢাকাই মসলিন প্রথম কোথায় তৈরী হয় ? [/INST] জামদানি কার্পাস তুলা দিয়ে প্রস্তুত একধরনের পরিধেয় বস্ত্র যার বয়ন পদ্ধতি অনন্য। জামদানী বুননকালে তৃতীয় একটি সূতা দিয়ে নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়। মসলিন বয়নে যেমন ন্যূনপক্ষে ৩০০ কাউন্টের সূতা ব্যবহার করা হয়, জামদানি বয়নে সাধারণত ৭০-৮০ কাউন্টের সূতা ব্যবহৃত হয়। হালে জামদানী নানা স্থানে তৈরী করা হয় বটে কিন্তু ঢাকাকেই জামদানির আদি জন্মস্থান বলে গণ্য করা হয়। জামদানী বয়নের অতুলনীয় পদ্ধতি ইউনেস্কো কর্তৃক একটি অনন্যসাধারণ ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেইজ হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে।
প্রাচীনকালের মিহি মসলিন কাপড়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে জামদানি শাড়ি বাঙ্গালী নারীদের অতি পরিচিত। মসলিনের উপর নকশা করে জামদানি কাপড় তৈরি করা হয়। জামদানি বলতে সাধারণতঃ শাড়িকেই বোঝান হয়। তবে জামদানি দিয়ে নকশী ওড়না, কুর্তা, পাগড়ি, রুমাল, পর্দা প্রভৃতিও তৈরি করা হত। ১৭০০ শতাব্দীতে জামদানি দিয়ে নকশাওয়ালা শেরওয়ানির প্রচলন ছিল। এছাড়া, মুঘল নেপালের আঞ্চলিক পোশাক রাঙ্গার জন্যও জামদানি কাপড় ব্যবহৃত হত।
ইতিহাস
নামকরণ
জামদানির নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন ধরণের মতবাদ রয়েছে। একটি মত অনুসারে ‘জামদানি’ শব্দটি ফার্সি ভাষা থেকে এসেছে। ফার্সি জামা অর্থ কাপড় এবং দানা অর্থ বুটি, সে অর্থে জামদানি অর্থ বুটিদার কাপড়। একারণে মনে করা হয় মুসলমানেরাই ভারত উপমহাদেশে জামদানির প্রচলন ও বিস্তার করেন। আরেকটি মতে, ফারসিতে জাম অর্থ এক ধরনের উৎকৃষ্ট মদ এবং দানি অর্থ পেয়ালা। জাম পরিবেশনকারী ইরানী সাকীর পরনের মসলিন থেকে জামদানি নামের উৎপত্তি ঘটেছে।
নকশা অনুযায়ী জামদানীর নানা নাম হয়ে থাকে যেমন তেরছা, জলপাড়, পান্না হাজার, করোলা, দুবলাজাল, সাবুরগা, বলিহার, শাপলা ফুল, আঙ্গুরলতা, ময়ূরপ্যাচপাড়, বাঘনলি, কলমিলতা, চন্দ্রপাড়, ঝুমকা, বুটিদার, ঝালর, ময়ূরপাখা, পুইলতা, কল্কাপাড়, কচুপাতা, প্রজাপতি, জুঁইবুটি, হংসবলাকা, শবনম, ঝুমকা, জবাফুল ইত্যাদি।[2]
ইতিহাসবিদের বর্ণনা
জামদানির প্রাচীনতম উল্লেখ পাওয়া যায়, আনুমানিক ৩০০ খ্রিস্টাব্দে কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র গ্রন্থে, পেরিপ্লাস অব দ্য এরিথ্রিয়ান সি বইতে এবং বিভিন্ন আরব, চীন ও ইতালীর পর্যটক ও ব্যবসায়ীর বর্ণনাতে। কৌটিল্যের বইতে বঙ্গ ও পুন্ড্র এলাকায় সূক্ষ্ম বস্ত্রের উল্লেখ আছে, যার মধ্যে ছিল ক্ষৌম, দুকূল, পত্রোর্ণ ও কার্পাসী। </s> |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
মহাবিশ্ব অতি ক্ষুদ্র কণার সমন্বয়ে গঠিত | এটা অনেক পুরাতন ধারণা। গ্রীস এবং ভারতবর্ষের বিভিন্ন শাস্ত্রে এই ক্ষুদ্র বস্তুর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এই তত্ত্বের পিছনে দার্শনিক এবং তাত্ত্বিক ধারণাই প্রবল ছিলো, কোন প্রকার প্রমাণ বা পরীক্ষণ ছিলো না। তাই পরমাণুর গঠন এবং বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে তাদের ধারণা ভুল ছিলো। সবাই এই তত্ত্ব বুঝতে সক্ষম হয় নাই। তবে পদার্থের প্রকৃতি বর্ণনা করার জন্য পরমাণুবাদই একমাত্র তত্ত্ব ছিলো। যা ১৯ শতকের প্রথম ভাগে বিজ্ঞানীরা গ্রহণ করে পরিমার্জন করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
মহাবিশ্ব অতি ক্ষুদ্র কণার সমন্বয়ে গঠিত [/INST] এটা অনেক পুরাতন ধারণা। গ্রীস এবং ভারতবর্ষের বিভিন্ন শাস্ত্রে এই ক্ষুদ্র বস্তুর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এই তত্ত্বের পিছনে দার্শনিক এবং তাত্ত্বিক ধারণাই প্রবল ছিলো, কোন প্রকার প্রমাণ বা পরীক্ষণ ছিলো না। তাই পরমাণুর গঠন এবং বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে তাদের ধারণা ভুল ছিলো। সবাই এই তত্ত্ব বুঝতে সক্ষম হয় নাই। তবে পদার্থের প্রকৃতি বর্ণনা করার জন্য পরমাণুবাদই একমাত্র তত্ত্ব ছিলো। যা ১৯ শতকের প্রথম ভাগে বিজ্ঞানীরা গ্রহণ করে পরিমার্জন করেন। </s> |
প্রশ্ন: কলেজ ফুটবলের সবচেয়ে বেশি ব্যাগ কার আছে? উত্তরঃ | মাইক জারউইন | Bengali | ben | re-annotations | 2482fc781895632d2b6587888cc0e8aa5493e13d2053213fad50b43750c05360 | <s>[INST] প্রশ্ন: কলেজ ফুটবলের সবচেয়ে বেশি ব্যাগ কার আছে? উত্তরঃ [/INST] মাইক জারউইন </s> |
নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো:
এ দেশে লোকে যে যৌবনের কপালে রাজটিকার পরিবর্তে তার পৃষ্ঠে রাজদ- প্রয়োগ করতে সদাই প্রস্তুত সে বিষয়ে আর কোনো সন্দেহ নেই। এর কারণ হচ্ছে যে, আমাদের বিশ্বাস মানবজীবনে যৌবন একটা মস্ত ফাঁড়া, কোনো রকমে সেটি কাটিয়ে উঠতে পারলেই বাঁচা যায়। এ অবস্থায় কী জ্ঞানী কী অজ্ঞানী সকলেই চান যে এক লম্ফে বাল্য হতে বার্ধক্যে উত্তীর্ণ হন। যৌবনের নামে আমরা ভয় পাই। কেননা তার অন্তরে শক্তি আছে। অপরপক্ষে বালকের মনে শক্তি নেই, বৃদ্ধের দেহে শক্তি নেই, বালকের জ্ঞান নেই, বৃদ্ধের প্রাণ নেই। তাই আমাদের নিয়ত চেষ্টা হচ্ছে দেহের জড়তার সঙ্গে মনের জড়তার মিলন করা, অজ্ঞতার সহিত সন্ধি স্থাপন করা। তাই আমাদের শিক্ষানীতির উদ্দেশ্যে হচ্ছে ইঁচড়ে পাকানো আর আমাদের সমাজনীতির উদ্দেশ্য হচ্ছে জ্ঞান দিয়ে পাকানো। | অন্তরের শক্তি, প্রাণপ্রাচুর্য যৌবনের মূলকথা। কিন্তু সমাজের দৃষ্টিতে যৌবন মানে উচ্ছৃঙ্খলতা। আর তাই সমাজ শাসন করে সর্বদা তার শক্তিকে দমিয়ে রাখতে চায়। কিন্তু যৌবন মানে উচ্ছৃঙ্খলতা নয়, যৌবন মানে সত্য ও সুন্দর। তাই সমাজের উচিত যৌবনকে তার শক্তি ও সম্ভাবনা প্রকাশের সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো:
এ দেশে লোকে যে যৌবনের কপালে রাজটিকার পরিবর্তে তার পৃষ্ঠে রাজদ- প্রয়োগ করতে সদাই প্রস্তুত সে বিষয়ে আর কোনো সন্দেহ নেই। এর কারণ হচ্ছে যে, আমাদের বিশ্বাস মানবজীবনে যৌবন একটা মস্ত ফাঁড়া, কোনো রকমে সেটি কাটিয়ে উঠতে পারলেই বাঁচা যায়। এ অবস্থায় কী জ্ঞানী কী অজ্ঞানী সকলেই চান যে এক লম্ফে বাল্য হতে বার্ধক্যে উত্তীর্ণ হন। যৌবনের নামে আমরা ভয় পাই। কেননা তার অন্তরে শক্তি আছে। অপরপক্ষে বালকের মনে শক্তি নেই, বৃদ্ধের দেহে শক্তি নেই, বালকের জ্ঞান নেই, বৃদ্ধের প্রাণ নেই। তাই আমাদের নিয়ত চেষ্টা হচ্ছে দেহের জড়তার সঙ্গে মনের জড়তার মিলন করা, অজ্ঞতার সহিত সন্ধি স্থাপন করা। তাই আমাদের শিক্ষানীতির উদ্দেশ্যে হচ্ছে ইঁচড়ে পাকানো আর আমাদের সমাজনীতির উদ্দেশ্য হচ্ছে জ্ঞান দিয়ে পাকানো। [/INST] অন্তরের শক্তি, প্রাণপ্রাচুর্য যৌবনের মূলকথা। কিন্তু সমাজের দৃষ্টিতে যৌবন মানে উচ্ছৃঙ্খলতা। আর তাই সমাজ শাসন করে সর্বদা তার শক্তিকে দমিয়ে রাখতে চায়। কিন্তু যৌবন মানে উচ্ছৃঙ্খলতা নয়, যৌবন মানে সত্য ও সুন্দর। তাই সমাজের উচিত যৌবনকে তার শক্তি ও সম্ভাবনা প্রকাশের সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া। </s> |
নিচের লেখাটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও
বুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
প্রশ্ন
"বুর্জ আল-আরব হোটেলটির মালিক কে ?" | শেখ নাহিয়ানের | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের লেখাটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও
বুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
প্রশ্ন
"বুর্জ আল-আরব হোটেলটির মালিক কে ?" [/INST] শেখ নাহিয়ানের </s> |
মাধ্যাকর্ষণ কে আবিষ্কার করেন? | আইজ্যাক নিউটন সর্বপ্রথম মাধ্যাকর্ষণের সর্বজনীন সূত্র আবিষ্কার করেছিলেন। এই সূত্রটি ১৬৮৭ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সূত্র অনুসারে, মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তু একে অপরকে একটি আকর্ষণ বলে আকর্ষণ করে। এই বলের পরিমাণ বস্তু দুটির ভরের গুণফলের সমানুপাতিক এবং বস্তু দুটির মধ্যকার দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।
মানব সভ্যতার শুরু থেকেই মানুষ মাধ্যাকর্ষণের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানত। প্রাচীন গ্রীক দার্শনিকরা মাধ্যাকর্ষণকে একটি প্রাকৃতিক শক্তি হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন যা বস্তুকে পৃথিবীর দিকে টেনে নিয়ে যায়। তবে, মাধ্যাকর্ষণ কীভাবে কাজ করে তা নিউটনের আগে পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করতে পারেনি কেউ। নিউটনের সূত্রটি মাধ্যাকর্ষণকে একটি গাণিতিক সমীকরণে প্রকাশ করে এবং এটিকে মহাবিশ্বের অন্যান্য শক্তির সাথে সংযুক্ত করে।
নিউটনের সূত্রটি মহাকর্ষের ব্যাপক ব্যাখ্যা প্রদান করে। এটিকে ব্যবহার করে মহাকাশে গ্রহ, তারা এবং অন্যান্য বস্তুর গতিবিধি ব্যাখ্যা করা যায়। এটিকে ব্যবহার করে পৃথিবীর মহাকর্ষীয় মাধ্যাকর্ষণকেও ব্যাখ্যা করা যায়, যা আমাদের পায়ে ভূমিতে রাখে। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মাধ্যাকর্ষণ কে আবিষ্কার করেন? [/INST] আইজ্যাক নিউটন সর্বপ্রথম মাধ্যাকর্ষণের সর্বজনীন সূত্র আবিষ্কার করেছিলেন। এই সূত্রটি ১৬৮৭ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সূত্র অনুসারে, মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তু একে অপরকে একটি আকর্ষণ বলে আকর্ষণ করে। এই বলের পরিমাণ বস্তু দুটির ভরের গুণফলের সমানুপাতিক এবং বস্তু দুটির মধ্যকার দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।
মানব সভ্যতার শুরু থেকেই মানুষ মাধ্যাকর্ষণের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানত। প্রাচীন গ্রীক দার্শনিকরা মাধ্যাকর্ষণকে একটি প্রাকৃতিক শক্তি হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন যা বস্তুকে পৃথিবীর দিকে টেনে নিয়ে যায়। তবে, মাধ্যাকর্ষণ কীভাবে কাজ করে তা নিউটনের আগে পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করতে পারেনি কেউ। নিউটনের সূত্রটি মাধ্যাকর্ষণকে একটি গাণিতিক সমীকরণে প্রকাশ করে এবং এটিকে মহাবিশ্বের অন্যান্য শক্তির সাথে সংযুক্ত করে।
নিউটনের সূত্রটি মহাকর্ষের ব্যাপক ব্যাখ্যা প্রদান করে। এটিকে ব্যবহার করে মহাকাশে গ্রহ, তারা এবং অন্যান্য বস্তুর গতিবিধি ব্যাখ্যা করা যায়। এটিকে ব্যবহার করে পৃথিবীর মহাকর্ষীয় মাধ্যাকর্ষণকেও ব্যাখ্যা করা যায়, যা আমাদের পায়ে ভূমিতে রাখে। </s> |
এশিয়ার উষ্ণতম স্থান কোনটি ? | পাকিস্তানের জেকোবাবাদ হল এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে উষ্ণতম স্থান। যদিও ২১ শে জুন, ১৯৪২ সালে ইসরায়েলের তিরাত জেভিতে এবং ২৯ শে জুন, ২০১৭ তারিখে ইরানের আহভাজে এশিয়ায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫৪ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড | | Bengali | ben | original-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad | <s>[INST] এশিয়ার উষ্ণতম স্থান কোনটি ? [/INST] পাকিস্তানের জেকোবাবাদ হল এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে উষ্ণতম স্থান। যদিও ২১ শে জুন, ১৯৪২ সালে ইসরায়েলের তিরাত জেভিতে এবং ২৯ শে জুন, ২০১৭ তারিখে ইরানের আহভাজে এশিয়ায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫৪ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড | </s> |
নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী?
নয়নের মণি | অত্যন্ত প্রিয় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী?
নয়নের মণি [/INST] অত্যন্ত প্রিয় </s> |
বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস বলো। | অবশ্যই। বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস নিচে দেওয়া হলো।
ছেলে বাবার কাঁধে বসে চুল টানছে।
বাবা: খোকা, চুল টানা বন্ধ করো।
খোকা: চুল টানছি না তো বাবা, আমার চুইংগামটা ফেরত নেয়ার চেষ্টা করছি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস বলো। [/INST] অবশ্যই। বাবা-ছেলেকে নিয়ে একটা জোকস নিচে দেওয়া হলো।
ছেলে বাবার কাঁধে বসে চুল টানছে।
বাবা: খোকা, চুল টানা বন্ধ করো।
খোকা: চুল টানছি না তো বাবা, আমার চুইংগামটা ফেরত নেয়ার চেষ্টা করছি। </s> |
অভ্যন্তরীণ শক্তি বা অন্তঃস্থ শক্তি বলতে কী বোঝায়? সহজভাবে ব্যাখ্যা করো। | প্রত্যেক বস্তুর মধ্যে একটা সহজাত শক্তি নিহিত থাকে, যা কাজ সম্পাদন করতে পারে, যা অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। বস্তুর অভ্যন্তরস্থ অণু, পরমাণু ও মৌলিক কণাসমূহের রৈখিক গতি, স্পন্দন গতি ও আবর্তন গতি এবং তাদের মধ্যকার পারস্পরিক বলের কারণে উদ্ভূত শক্তিকেই অভ্যন্তরীণ বা অন্তঃস্থ শক্তি বলে।
আগুনের কাছে একটি ধাতব বস্তু ধরলে দেখা যায়, সেটি বেশ গরম হয়ে ওঠেছে। আমাদের কাছে মনে হয় আগুন থেকে একটা কিছু বস্তুতে এসে একে উত্তপ্ত করে তুলেছে। এই একটা কিছুই হচ্ছে তাপ।
প্রকৃতপক্ষে তাপ কোনো পদার্থ নয়, তাপ হচ্ছে একটা প্রক্রিয়া যা বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন ঘটায়। প্রকৃতিতে শক্তি বিভিন্নরূপে বিরাজ করে; যেমন যান্ত্রিক শক্তি, তাপ শক্তি, রাসায়নিক শক্তি, অভ্যন্তরীণ শক্তি ইত্যাদি। যান্ত্রিক শক্তি, তড়িৎ শক্তি, রাসায়নিক শক্তি প্রভৃতির প্রকৃতি সহজেই বোঝা যায় কিন্তু অভ্যন্তরীণ শক্তি বলতে আমরা কী বুঝি? যখন কোনো বস্তুকে উত্তপ্ত করা হয়, তখন এর অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং এই শক্তি হ্রাস পায় যখন একে শীতল করা হয়। প্রত্যেক বস্তুর ভেতরই একটি অন্তর্নিহিত শক্তি থাকে যার দ্বারা এটি কাজ করতে পারে। এই শক্তি অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। এই শক্তিই অভ্যন্তরীণ শক্তি। প্রকৃতপক্ষে পদার্থের অণুগুলোর রৈখিক গতি, পরমাণুর কম্পন ও আবর্তন, নিউক্লিয়াসের চারদিকে ইলেকট্রনের গতির প্রভাবে অভ্যন্তরীণ শক্তির উদ্ভব হয়।
কোনো বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির মানের চেয়ে অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন অধিক গুরুত্বপূর্ণ। কোনো বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তি নির্ভর করে তার চাপ, আয়তন এবং তাপমাত্রার সাথে সাথে আরো কিছু ভৌত ধর্ম যেমন আপেক্ষিক তাপ, প্রসারণ সহগ ইত্যাদির ওপর। দুটি ভিন্ন উষ্ণতার বস্তুকে পরস্পরের সংস্পর্শে রাখলে উষ্ণতর বস্তুটি শীতল হয় এবং শীতলতর বস্তুটি উত্তপ্ত হয় এবং ক্রমান্বয়ে বন্ধু দুটি একই উষ্ণতা প্রাপ্ত হয়। এরকম হলে আমরা বলি বন্ধু দুটি তাপীয় সমতায় পৌঁছেছে। দুটি বস্তুর তাপীয় সমতায় পৌঁছার জন্য উষ্ণতর বস্তুটির অভ্যন্তরীণ শক্তি হ্রাস এবং শীতলতর বস্তুটির অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি পায়। একটি বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে তাপ শক্তি স্থানান্তরের ফলে বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন হয়। বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন হলেই তার তাপমাত্রার পরিবর্তন হয়।
কোনো সিস্টেমের অভ্যন্তরীণ শক্তির পরম মান জানা সম্ভব নয়, আমরা শুধু অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন পরিমাপ করতে পারি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] অভ্যন্তরীণ শক্তি বা অন্তঃস্থ শক্তি বলতে কী বোঝায়? সহজভাবে ব্যাখ্যা করো। [/INST] প্রত্যেক বস্তুর মধ্যে একটা সহজাত শক্তি নিহিত থাকে, যা কাজ সম্পাদন করতে পারে, যা অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। বস্তুর অভ্যন্তরস্থ অণু, পরমাণু ও মৌলিক কণাসমূহের রৈখিক গতি, স্পন্দন গতি ও আবর্তন গতি এবং তাদের মধ্যকার পারস্পরিক বলের কারণে উদ্ভূত শক্তিকেই অভ্যন্তরীণ বা অন্তঃস্থ শক্তি বলে।
আগুনের কাছে একটি ধাতব বস্তু ধরলে দেখা যায়, সেটি বেশ গরম হয়ে ওঠেছে। আমাদের কাছে মনে হয় আগুন থেকে একটা কিছু বস্তুতে এসে একে উত্তপ্ত করে তুলেছে। এই একটা কিছুই হচ্ছে তাপ।
প্রকৃতপক্ষে তাপ কোনো পদার্থ নয়, তাপ হচ্ছে একটা প্রক্রিয়া যা বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন ঘটায়। প্রকৃতিতে শক্তি বিভিন্নরূপে বিরাজ করে; যেমন যান্ত্রিক শক্তি, তাপ শক্তি, রাসায়নিক শক্তি, অভ্যন্তরীণ শক্তি ইত্যাদি। যান্ত্রিক শক্তি, তড়িৎ শক্তি, রাসায়নিক শক্তি প্রভৃতির প্রকৃতি সহজেই বোঝা যায় কিন্তু অভ্যন্তরীণ শক্তি বলতে আমরা কী বুঝি? যখন কোনো বস্তুকে উত্তপ্ত করা হয়, তখন এর অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং এই শক্তি হ্রাস পায় যখন একে শীতল করা হয়। প্রত্যেক বস্তুর ভেতরই একটি অন্তর্নিহিত শক্তি থাকে যার দ্বারা এটি কাজ করতে পারে। এই শক্তি অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। এই শক্তিই অভ্যন্তরীণ শক্তি। প্রকৃতপক্ষে পদার্থের অণুগুলোর রৈখিক গতি, পরমাণুর কম্পন ও আবর্তন, নিউক্লিয়াসের চারদিকে ইলেকট্রনের গতির প্রভাবে অভ্যন্তরীণ শক্তির উদ্ভব হয়।
কোনো বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির মানের চেয়ে অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন অধিক গুরুত্বপূর্ণ। কোনো বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তি নির্ভর করে তার চাপ, আয়তন এবং তাপমাত্রার সাথে সাথে আরো কিছু ভৌত ধর্ম যেমন আপেক্ষিক তাপ, প্রসারণ সহগ ইত্যাদির ওপর। দুটি ভিন্ন উষ্ণতার বস্তুকে পরস্পরের সংস্পর্শে রাখলে উষ্ণতর বস্তুটি শীতল হয় এবং শীতলতর বস্তুটি উত্তপ্ত হয় এবং ক্রমান্বয়ে বন্ধু দুটি একই উষ্ণতা প্রাপ্ত হয়। এরকম হলে আমরা বলি বন্ধু দুটি তাপীয় সমতায় পৌঁছেছে। দুটি বস্তুর তাপীয় সমতায় পৌঁছার জন্য উষ্ণতর বস্তুটির অভ্যন্তরীণ শক্তি হ্রাস এবং শীতলতর বস্তুটির অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি পায়। একটি বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে তাপ শক্তি স্থানান্তরের ফলে বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন হয়। বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন হলেই তার তাপমাত্রার পরিবর্তন হয়।
কোনো সিস্টেমের অভ্যন্তরীণ শক্তির পরম মান জানা সম্ভব নয়, আমরা শুধু অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন পরিমাপ করতে পারি। </s> |
অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |
বছরের শুরুতে শিশুরা নতুন বই পেলেও এ বছর বেশি দিন স্কুলে যাবার সুযোগ হয়নি
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে কওমি মাদ্রাসা ছাড়া সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
এর আগের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৩১শে অগাস্ট এ ছুটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলার ব্যাপারে অভিভাবক ও বিশেষজ্ঞদের দিক থেকে মতামত আসছিলো।
এর আগে বাংলাদেশে মার্চ মাসের আট তারিখে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হবার পর ১৬ই মার্চ সরকার ঘোষণা দেয়, ১৭ই মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত স্কুল, কলেজসহ সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
চলতি বছরের পয়লা এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাও তখন স্থগিত করা হয়।
পরে সরকার যখন প্রথম দফা সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে, তখন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটির মেয়াদ ৯ই এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন:
পঞ্চম শ্রেনীর সমাপনী পিইসি পরীক্ষা হচ্ছে না এ বছর
নিরাপদে স্কুল খুলতে যেসব নির্দেশনা মানার প্রস্তাব করা হয়েছে
শিশুদের জেএসসি পরীক্ষার যৌক্তিকতা কী?
ওই সময় পর্যন্ত সকল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কোচিং সেন্টারের শ্রেণীকক্ষে পাঠদান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় শিক্ষা মন্ত্রনালয়।
এরপর দফায় দফায় সাধারণ ছুটির মেয়াদ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয় এবং সবশেষ এ ছুটি ৩১শে অগাস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিলো।
তবে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য 'আমার ঘরে আমার স্কুল' শিরোনামে সংসদ টেলিভিশনে ক্লাস চলছে।
অপরদিকে, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য 'ঘরে বসে শিখি' শিরোনামে সংসদ টেলিভিশনের মাধ্যমে ক্লাস নেয়া হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মোট মারা গেছেন ৪০৮২ জন। আর এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাস আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন মোট ৩ লাখ ২ হাজার ১৪৭ জন।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে মাদ্রাসা সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ছে
করোনাভাইরাস: সুস্থ হয়ে উঠতে কতদিন লাগে?
নিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস থেকে
করোনাভাইরাস : কীভাবে বানাবেন আপনার নিজের ফেসমাস্ক
আপনার কি দ্বিতীয়বার কোভিড ১৯ সংক্রমণ হতে পারে?
টাকার মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে কি? | করোনা ভাইরাস: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়লো, তেসরা অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |
বছরের শুরুতে শিশুরা নতুন বই পেলেও এ বছর বেশি দিন স্কুলে যাবার সুযোগ হয়নি
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে কওমি মাদ্রাসা ছাড়া সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
এর আগের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৩১শে অগাস্ট এ ছুটি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলার ব্যাপারে অভিভাবক ও বিশেষজ্ঞদের দিক থেকে মতামত আসছিলো।
এর আগে বাংলাদেশে মার্চ মাসের আট তারিখে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হবার পর ১৬ই মার্চ সরকার ঘোষণা দেয়, ১৭ই মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত স্কুল, কলেজসহ সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
চলতি বছরের পয়লা এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাও তখন স্থগিত করা হয়।
পরে সরকার যখন প্রথম দফা সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে, তখন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটির মেয়াদ ৯ই এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন:
পঞ্চম শ্রেনীর সমাপনী পিইসি পরীক্ষা হচ্ছে না এ বছর
নিরাপদে স্কুল খুলতে যেসব নির্দেশনা মানার প্রস্তাব করা হয়েছে
শিশুদের জেএসসি পরীক্ষার যৌক্তিকতা কী?
ওই সময় পর্যন্ত সকল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কোচিং সেন্টারের শ্রেণীকক্ষে পাঠদান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় শিক্ষা মন্ত্রনালয়।
এরপর দফায় দফায় সাধারণ ছুটির মেয়াদ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয় এবং সবশেষ এ ছুটি ৩১শে অগাস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিলো।
তবে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য 'আমার ঘরে আমার স্কুল' শিরোনামে সংসদ টেলিভিশনে ক্লাস চলছে।
অপরদিকে, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য 'ঘরে বসে শিখি' শিরোনামে সংসদ টেলিভিশনের মাধ্যমে ক্লাস নেয়া হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মোট মারা গেছেন ৪০৮২ জন। আর এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাস আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন মোট ৩ লাখ ২ হাজার ১৪৭ জন।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে মাদ্রাসা সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ছে
করোনাভাইরাস: সুস্থ হয়ে উঠতে কতদিন লাগে?
নিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস থেকে
করোনাভাইরাস : কীভাবে বানাবেন আপনার নিজের ফেসমাস্ক
আপনার কি দ্বিতীয়বার কোভিড ১৯ সংক্রমণ হতে পারে?
টাকার মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে কি? [/INST] করোনা ভাইরাস: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়লো, তেসরা অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ | </s> |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
১৯৮৪ সালে কনমেবল দশ সদস্য কনফেডারেশনের মধ্যে কোপা আমেরিকা আয়োজনের অধিকারকে চক্রাকার করার নীতি গ্রহণ করেছিল। প্রথম চক্রটি ২০০৭ কোপা আমেরিকা পর্যন্ত অনুসরণ করে সম্পন্ন হয়েছিল, যা ভেনেজুয়েলায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ২০১১ সালে দ্বিতীয় চক্র শুরু হয়, আয়োজক দেশগুলো আর্জেন্টিনা থেকে শুরু করে বর্ণানুক্রমিক ক্রমে আবর্তিত হবে। চিলি, মেক্সিকো এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী আসরের আয়োজনের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল, কিন্তু কনমেবল নির্বাহী কমিটি এই চক্রাকার সম্পাদন অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, যার ফলে কনমেবলের প্রতিটি সদস্য অ্যাসোসিয়েশনকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়; প্রতিটি অ্যাসোসিয়েশন নিশ্চিত করবে যে তারা তাদের জন্য উপলব্ধ আসরটি আয়োজন করবে কি না, এটি করার কোন বাধ্যবাধকতা নেই। আর্জেন্টিনা ২০০৮ সালের ২৪শে নভেম্বর আর্জেন্টিনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে নিশ্চিত করেছিল যে তারা ২০১১ কোপা আমেরিকা আয়োজন করবে। | ২০১১ কোপা আমেরিকা | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
১৯৮৪ সালে কনমেবল দশ সদস্য কনফেডারেশনের মধ্যে কোপা আমেরিকা আয়োজনের অধিকারকে চক্রাকার করার নীতি গ্রহণ করেছিল। প্রথম চক্রটি ২০০৭ কোপা আমেরিকা পর্যন্ত অনুসরণ করে সম্পন্ন হয়েছিল, যা ভেনেজুয়েলায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ২০১১ সালে দ্বিতীয় চক্র শুরু হয়, আয়োজক দেশগুলো আর্জেন্টিনা থেকে শুরু করে বর্ণানুক্রমিক ক্রমে আবর্তিত হবে। চিলি, মেক্সিকো এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী আসরের আয়োজনের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল, কিন্তু কনমেবল নির্বাহী কমিটি এই চক্রাকার সম্পাদন অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, যার ফলে কনমেবলের প্রতিটি সদস্য অ্যাসোসিয়েশনকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়; প্রতিটি অ্যাসোসিয়েশন নিশ্চিত করবে যে তারা তাদের জন্য উপলব্ধ আসরটি আয়োজন করবে কি না, এটি করার কোন বাধ্যবাধকতা নেই। আর্জেন্টিনা ২০০৮ সালের ২৪শে নভেম্বর আর্জেন্টিনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে নিশ্চিত করেছিল যে তারা ২০১১ কোপা আমেরিকা আয়োজন করবে। [/INST] ২০১১ কোপা আমেরিকা | </s> |
কম্পিউটার নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখ। | কম্পিউটার বা গণকযন্ত্র হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ করতে পারে। এমন একটি যন্ত্রের নির্মাণ ও ব্যবহারের ধারণা প্রথম প্রচার করেন চার্লস ব্যাবেজ। যদিও তাঁর জীবদ্দশায় তিনি এর প্রয়োগ দেখে যেতে পারেননি। তবে কম্পিউটারকে এখন শুধু গণনাকারী যন্ত্র হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদান গুলো হলো: হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, হিউম্যানওয়্যার বা ব্যবহারকারী এবং ডেটা/ইনফরমেশন। কম্পিউটারের রয়েছে প্রচুর ব্যবহার। আধুনিক জীবনব্যবস্থার প্রায় সবকিছুই কম্পিউটার নির্ভর। ঘরের কাজ থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক, বৈজ্ঞানিক ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে এর অপরিসীম ব্যবহার। সর্বোপরি যোগাযোগ ক্ষেত্রে এটি বিপ্লব ঘটিয়েছে। চিকিৎসা ও মানবকল্যাণে এটি অনন্য সঙ্গী। প্রয়োগের ভিত্তিতে কম্পিউটার দুই প্রকার। যথা: ১. সাধারণ ব্যবহারিক কম্পিউটার, ২. বিশেষ ব্যবহারিক কম্পিউটার। আবার গঠন ও প্রচলন নীতির ভিত্তিতে কম্পিউটার তিন প্রকার। যথা: ১. এনালগ কম্পিউটার, ২. ডিজিটাল কম্পিউটার ও হাইব্রিড কম্পিউটার। ডিজিটাল কম্পিউটারকে আবার চারভাগে ভাগ করা হয়। যথা: ১. মাইক্রো কম্পিউটার, ২. মিনি কম্পিউটার ও ৩. মেইনফ্রেম কম্পিউটার, ৪. সুপার কম্পিউটার। কম্পিউটার মানবকল্যাণে অনেক কাজ করে চলেছে এবং মানুষের শক্তি, সময় ও অর্থের অপচয়রোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে চলেছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] কম্পিউটার নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখ। [/INST] কম্পিউটার বা গণকযন্ত্র হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ করতে পারে। এমন একটি যন্ত্রের নির্মাণ ও ব্যবহারের ধারণা প্রথম প্রচার করেন চার্লস ব্যাবেজ। যদিও তাঁর জীবদ্দশায় তিনি এর প্রয়োগ দেখে যেতে পারেননি। তবে কম্পিউটারকে এখন শুধু গণনাকারী যন্ত্র হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদান গুলো হলো: হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, হিউম্যানওয়্যার বা ব্যবহারকারী এবং ডেটা/ইনফরমেশন। কম্পিউটারের রয়েছে প্রচুর ব্যবহার। আধুনিক জীবনব্যবস্থার প্রায় সবকিছুই কম্পিউটার নির্ভর। ঘরের কাজ থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক, বৈজ্ঞানিক ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে এর অপরিসীম ব্যবহার। সর্বোপরি যোগাযোগ ক্ষেত্রে এটি বিপ্লব ঘটিয়েছে। চিকিৎসা ও মানবকল্যাণে এটি অনন্য সঙ্গী। প্রয়োগের ভিত্তিতে কম্পিউটার দুই প্রকার। যথা: ১. সাধারণ ব্যবহারিক কম্পিউটার, ২. বিশেষ ব্যবহারিক কম্পিউটার। আবার গঠন ও প্রচলন নীতির ভিত্তিতে কম্পিউটার তিন প্রকার। যথা: ১. এনালগ কম্পিউটার, ২. ডিজিটাল কম্পিউটার ও হাইব্রিড কম্পিউটার। ডিজিটাল কম্পিউটারকে আবার চারভাগে ভাগ করা হয়। যথা: ১. মাইক্রো কম্পিউটার, ২. মিনি কম্পিউটার ও ৩. মেইনফ্রেম কম্পিউটার, ৪. সুপার কম্পিউটার। কম্পিউটার মানবকল্যাণে অনেক কাজ করে চলেছে এবং মানুষের শক্তি, সময় ও অর্থের অপচয়রোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে চলেছে। </s> |
ঘড়ি আবিষ্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বলো। | প্রাচীন যুগে মানুষ যখন সভ্যতার ছোঁয়া পেতে শুরু করেছিল, তখন থেকেই সময়ের গুরুত্ব এবং তা সঠিকভাবে নির্ণয়ের প্রয়োজনীয়তা বোধ করে। সেই তাগিদে আনুমানিক সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে মিসর ও ব্যাবিলনে উৎপত্তি ঘটে সূর্যঘড়ির। এতে দিনকে ১২ ভাগে ভাগ করে একটি কাঠির ছায়ার ঘূর্ণনগতির উপর নির্ভর করে সময় নির্ণয় করা হতো। কিন্তু মেঘলা দিনে বা রাতে সময় নির্ণয়ের সমস্যা থেকেই যায়। তাই তারা তখন রাতের আকাশে খুব উজ্জ্বল একটি নক্ষত্র দেখে রাতের সময় নির্ণয় করতে শুরু করে। এর নাম দেয়া হয় ক্যাসিওপিয়া বা তারাঘড়ি। খ্রিস্টপূর্ব ১৪০০ সালে মিসরীয়রা আবিষ্কার করেন পানিঘড়ি (গ্রিক নাম 'ক্লিপসেড্রা')। এর অনেক পরে প্রায় ১২০০ বছর আগে বালুঘড়ির প্রচলন শুরু হয়। ১৪১০ সালে 'প্রাগ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক ঘড়ি' নামে একটি ঘড়ি তৈরি করা হয়, যাতে সর্বপ্রথম ঘণ্টা, মিনিট এবং সেকেন্ডের কাঁটা সূক্ষ্মভাবে ব্যবহার করা হয়। ১৬৭৫ সালে বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান হাইগেনস ও রবার্ট হুক তৈরি করেন বিশ্বের প্রথম পকেট ঘড়ি। এর কিছু আগে হাতঘড়ির প্রচলন শুরু হয়। সে সময় মেয়েরা শুধু হাতঘড়ি এবং ছেলেরা পকেট ঘড়ি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে ১৮১৪ সালে স্যার ফ্রান্সিস রোনান্ড লন্ডনে প্রথম ব্যাটারি চালিত ঘড়ির প্যাটার্ন তৈরি করেন। ১৮৭৯ সালে সবচেয়ে সঠিক ও সূক্ষ্ম সময় নির্ণায়ক এটমিক ঘড়ি তৈরির ধারণা প্রদান করেন লর্ড কেলভিন। ১৯৫৫ সালে সিজিয়াম-১৩৩ পরমাণুর কম্পনের সাহায্যে তৈরি করা হয় বিশ্বের প্রথম নির্ভুল এটমিক ঘড়ি। বর্তমানে মানুষের জীবন প্রতিনিয়ত এ ঘড়ির আবর্তেই আবর্তিত হচ্ছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ঘড়ি আবিষ্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বলো। [/INST] প্রাচীন যুগে মানুষ যখন সভ্যতার ছোঁয়া পেতে শুরু করেছিল, তখন থেকেই সময়ের গুরুত্ব এবং তা সঠিকভাবে নির্ণয়ের প্রয়োজনীয়তা বোধ করে। সেই তাগিদে আনুমানিক সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে মিসর ও ব্যাবিলনে উৎপত্তি ঘটে সূর্যঘড়ির। এতে দিনকে ১২ ভাগে ভাগ করে একটি কাঠির ছায়ার ঘূর্ণনগতির উপর নির্ভর করে সময় নির্ণয় করা হতো। কিন্তু মেঘলা দিনে বা রাতে সময় নির্ণয়ের সমস্যা থেকেই যায়। তাই তারা তখন রাতের আকাশে খুব উজ্জ্বল একটি নক্ষত্র দেখে রাতের সময় নির্ণয় করতে শুরু করে। এর নাম দেয়া হয় ক্যাসিওপিয়া বা তারাঘড়ি। খ্রিস্টপূর্ব ১৪০০ সালে মিসরীয়রা আবিষ্কার করেন পানিঘড়ি (গ্রিক নাম 'ক্লিপসেড্রা')। এর অনেক পরে প্রায় ১২০০ বছর আগে বালুঘড়ির প্রচলন শুরু হয়। ১৪১০ সালে 'প্রাগ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক ঘড়ি' নামে একটি ঘড়ি তৈরি করা হয়, যাতে সর্বপ্রথম ঘণ্টা, মিনিট এবং সেকেন্ডের কাঁটা সূক্ষ্মভাবে ব্যবহার করা হয়। ১৬৭৫ সালে বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান হাইগেনস ও রবার্ট হুক তৈরি করেন বিশ্বের প্রথম পকেট ঘড়ি। এর কিছু আগে হাতঘড়ির প্রচলন শুরু হয়। সে সময় মেয়েরা শুধু হাতঘড়ি এবং ছেলেরা পকেট ঘড়ি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে ১৮১৪ সালে স্যার ফ্রান্সিস রোনান্ড লন্ডনে প্রথম ব্যাটারি চালিত ঘড়ির প্যাটার্ন তৈরি করেন। ১৮৭৯ সালে সবচেয়ে সঠিক ও সূক্ষ্ম সময় নির্ণায়ক এটমিক ঘড়ি তৈরির ধারণা প্রদান করেন লর্ড কেলভিন। ১৯৫৫ সালে সিজিয়াম-১৩৩ পরমাণুর কম্পনের সাহায্যে তৈরি করা হয় বিশ্বের প্রথম নির্ভুল এটমিক ঘড়ি। বর্তমানে মানুষের জীবন প্রতিনিয়ত এ ঘড়ির আবর্তেই আবর্তিত হচ্ছে। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামির | পর উদ্ধারকার্যে নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবকদের উৎসাহিত করার জন্য, জনসেবামূলক ঘোষণা হিসেবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোয় কানেকোর কবিতা, "আর ইউ অ্যান একো?" বাজানো হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামির [/INST] পর উদ্ধারকার্যে নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবকদের উৎসাহিত করার জন্য, জনসেবামূলক ঘোষণা হিসেবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোয় কানেকোর কবিতা, "আর ইউ অ্যান একো?" বাজানো হয়। </s> |
নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন:
সুবেদার জোগিন্দর সিং সাহনান, পিভিসি (২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২১ – ২৩ অক্টোবর ১৯৬২) ছিলেন একজন ভারতীয় সেনা সেনা, যিনি মরণোত্তরভাবে ভারতের সর্বোচ্চ সামরিক বীরত্বের পুরস্কার পরম বীর চক্র পেয়েছিলেন। সিং ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন এবং শিখ রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়নে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৬২-এর ভারত -চীন যুদ্ধের সময় | তিনি পূর্বাঞ্চলীয় সেক্টরে নুব্রা ভ্যালিতে ১৩ নম্বর সেক্টরের অধীনে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ১৯৬২ সালের ২৩ অক্টোবর, তিনি তার ব্যাটালিয়নের একদল সৈন্যকে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় চীনা সৈন্যদের দ্বারা বেষ্টিত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি তার সৈন্যদের সাহস ও বীরত্বে উজ্জীবিত করেছিলেন, এবং তারা চীনা সৈন্যদের বিরুদ্ধে সাহসী প্রতিরোধ চালিয়েছিল।
যুদ্ধের শেষে, সিং এবং তার বাকি সৈন্যরা শহীদ হয়েছিলেন। তাদের শহীদ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে, ভারতে শোকের ছায়া নেমে আসে। ভারত সরকার তাদের সাহসিকতার জন্য তাদেরকে পরম বীর চক্র প্রদান করে।
সিং ছিলেন একজন সাহসী এবং বীর সৈনিক। তিনি তার দেশের জন্য তার জীবন দিয়েছিলেন, এবং তিনি ভারতের ইতিহাসে একজন মহান নায়ক হিসাবে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad | <s>[INST] নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন:
সুবেদার জোগিন্দর সিং সাহনান, পিভিসি (২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২১ – ২৩ অক্টোবর ১৯৬২) ছিলেন একজন ভারতীয় সেনা সেনা, যিনি মরণোত্তরভাবে ভারতের সর্বোচ্চ সামরিক বীরত্বের পুরস্কার পরম বীর চক্র পেয়েছিলেন। সিং ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন এবং শিখ রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়নে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৬২-এর ভারত -চীন যুদ্ধের সময় [/INST] তিনি পূর্বাঞ্চলীয় সেক্টরে নুব্রা ভ্যালিতে ১৩ নম্বর সেক্টরের অধীনে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ১৯৬২ সালের ২৩ অক্টোবর, তিনি তার ব্যাটালিয়নের একদল সৈন্যকে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় চীনা সৈন্যদের দ্বারা বেষ্টিত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি তার সৈন্যদের সাহস ও বীরত্বে উজ্জীবিত করেছিলেন, এবং তারা চীনা সৈন্যদের বিরুদ্ধে সাহসী প্রতিরোধ চালিয়েছিল।
যুদ্ধের শেষে, সিং এবং তার বাকি সৈন্যরা শহীদ হয়েছিলেন। তাদের শহীদ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে, ভারতে শোকের ছায়া নেমে আসে। ভারত সরকার তাদের সাহসিকতার জন্য তাদেরকে পরম বীর চক্র প্রদান করে।
সিং ছিলেন একজন সাহসী এবং বীর সৈনিক। তিনি তার দেশের জন্য তার জীবন দিয়েছিলেন, এবং তিনি ভারতের ইতিহাসে একজন মহান নায়ক হিসাবে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। </s> |
কম্পিউটার সফটওয়্যারের সাহায্যে টিউমারের মতো একই ধরণের একটি ত্রিমাত্রিক প্রতিকৃতি পুনর্নির্মাণ করা হয়
এর ফলে কোন রোগীর শরীর থেকে টিউমারের নমুনা নিয়ে সেটিকে বিস্তারিতভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করা যাবে। সেটিকে সবদিক থেকে দেখে প্রতিটা কোষ আলাদাভাবে চিহ্নিত করা যাবে।
গবেষকরা বলছেন, এই প্রযুক্তি ক্যান্সার রোগটিকে আরো ভালোভাবে বুঝতে এবং ক্যান্সার মোকাবেলায় নতুন চিকিৎসা বের করতে সহায়তা করবে।
আন্তর্জাতিক গবেষণার একটি অংশ হিসাবে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত নারী আরও বেশিদিন বাঁচবেন?
কীভাবে বাঁধাকপি ক্যান্সার ঠেকাতে পারে
বাংলাদেশেও কেন মেয়েদের মধ্যে ক্যান্সার বাড়ছে?
সহজে ক্যান্সার পরীক্ষার পদ্ধতি কীভাবে কাজ করবে?
মডেলটিকে ঘুরিয়ে প্রফেসর হ্যানন দেখান যে বেশ কয়েকটি কোষ মূল দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে
এটা কিভাবে কাজ করবে?
এই পদ্ধতিতে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে একই সঙ্গে একাধিক ব্যবহারকারী ভিআর সিস্টেমের সাহায্যে টিউমারটি বিশ্লেষণ করতে পারবেন।
যুক্তরাজ্যের ক্যান্সার রিসার্চ ইউকে ক্যামব্রিজ ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক গ্রেগ হ্যানন বিবিসিকে বলছেন, ''এত বিস্তারিতভাবে এর আগে আর টিউমার বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়নি। ক্যান্সার গবেষণায় এটি একটি নতুন উপায়।''
যদিও মানব কোষের সত্যিকারের আকৃতি পিনের মাথার মতো সামান্য, তবে এই গবেষণাগারের ভিআর প্রযুক্তিতে সেটিকে কয়েক মিটার বড় করে দেখা যায়।
টিউমার কোষটিকে আরো ভালো করে বুঝতে ভিআর প্রযুক্তির সাহায্যে গবেষকরা সেসব কোষের ভেতরও ঘুরে দেখতে পারেন।
আরো পড়তে পারেন:
অসম প্রচারণার শেষে ভোটের দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চোখে বাংলাদেশের নির্বাচন
কেন নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সংখ্যা এত কম?
গবেষকরা বলছেন, হরমোন থেরাপির সাথে নতুন ধরনের ঔষধের সংমিশ্রণে প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত কোনো কোনো মহিলার ক্ষেত্রে আরো বেশিদিন বেঁচে থাকা সম্ভব
যে ভার্চুয়াল টিউমারটি নিয়ে কেমব্রিজ গবেষকরা কাজ করছিলেন, সেটি স্তনের দুগ্ধ নালী থেকে নেয়া হয়েছিল, ভিআর হেডসেটের মাধ্যমে সেটির বিস্তারিত দেখতে পান বিবিসির সংবাদদাতা।
মডেলটিকে ঘুরিয়ে প্রফেসর হ্যানন দেখান যে বেশ কয়েকটি কোষ মূল দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। তিনি বলছেন, '' এখানে দেখতে পাচ্ছেন বেশ কিছু টিউমার সেল মূল নালী থেকে পালিয়ে যাচ্ছে।''
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন উপায় 'ভার্চুয়াল টিউমার' | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] কম্পিউটার সফটওয়্যারের সাহায্যে টিউমারের মতো একই ধরণের একটি ত্রিমাত্রিক প্রতিকৃতি পুনর্নির্মাণ করা হয়
এর ফলে কোন রোগীর শরীর থেকে টিউমারের নমুনা নিয়ে সেটিকে বিস্তারিতভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করা যাবে। সেটিকে সবদিক থেকে দেখে প্রতিটা কোষ আলাদাভাবে চিহ্নিত করা যাবে।
গবেষকরা বলছেন, এই প্রযুক্তি ক্যান্সার রোগটিকে আরো ভালোভাবে বুঝতে এবং ক্যান্সার মোকাবেলায় নতুন চিকিৎসা বের করতে সহায়তা করবে।
আন্তর্জাতিক গবেষণার একটি অংশ হিসাবে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত নারী আরও বেশিদিন বাঁচবেন?
কীভাবে বাঁধাকপি ক্যান্সার ঠেকাতে পারে
বাংলাদেশেও কেন মেয়েদের মধ্যে ক্যান্সার বাড়ছে?
সহজে ক্যান্সার পরীক্ষার পদ্ধতি কীভাবে কাজ করবে?
মডেলটিকে ঘুরিয়ে প্রফেসর হ্যানন দেখান যে বেশ কয়েকটি কোষ মূল দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে
এটা কিভাবে কাজ করবে?
এই পদ্ধতিতে বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে একই সঙ্গে একাধিক ব্যবহারকারী ভিআর সিস্টেমের সাহায্যে টিউমারটি বিশ্লেষণ করতে পারবেন।
যুক্তরাজ্যের ক্যান্সার রিসার্চ ইউকে ক্যামব্রিজ ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক গ্রেগ হ্যানন বিবিসিকে বলছেন, ''এত বিস্তারিতভাবে এর আগে আর টিউমার বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়নি। ক্যান্সার গবেষণায় এটি একটি নতুন উপায়।''
যদিও মানব কোষের সত্যিকারের আকৃতি পিনের মাথার মতো সামান্য, তবে এই গবেষণাগারের ভিআর প্রযুক্তিতে সেটিকে কয়েক মিটার বড় করে দেখা যায়।
টিউমার কোষটিকে আরো ভালো করে বুঝতে ভিআর প্রযুক্তির সাহায্যে গবেষকরা সেসব কোষের ভেতরও ঘুরে দেখতে পারেন।
আরো পড়তে পারেন:
অসম প্রচারণার শেষে ভোটের দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চোখে বাংলাদেশের নির্বাচন
কেন নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের সংখ্যা এত কম?
গবেষকরা বলছেন, হরমোন থেরাপির সাথে নতুন ধরনের ঔষধের সংমিশ্রণে প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত কোনো কোনো মহিলার ক্ষেত্রে আরো বেশিদিন বেঁচে থাকা সম্ভব
যে ভার্চুয়াল টিউমারটি নিয়ে কেমব্রিজ গবেষকরা কাজ করছিলেন, সেটি স্তনের দুগ্ধ নালী থেকে নেয়া হয়েছিল, ভিআর হেডসেটের মাধ্যমে সেটির বিস্তারিত দেখতে পান বিবিসির সংবাদদাতা।
মডেলটিকে ঘুরিয়ে প্রফেসর হ্যানন দেখান যে বেশ কয়েকটি কোষ মূল দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। তিনি বলছেন, '' এখানে দেখতে পাচ্ছেন বেশ কিছু টিউমার সেল মূল নালী থেকে পালিয়ে যাচ্ছে।''
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন | [/INST] ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন উপায় 'ভার্চুয়াল টিউমার' | </s> |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
গেইগার-মার্সডেন পরীক্ষায় | রাদারফোর্ডের দুই সহকর্মী বিজ্ঞানী হ্যান্স গেইগার এবং আর্নেস্ট মার্সডেন পাতলা ধাতব পাতের উপর আলফা কণা চালনা করেন এবং ফ্লুরোসেন্ট পর্দার সাহায্যে তাদের বিচ্যুতি পরিমাপ করেন।[২] পরমাণুর ক্ষুদ্র ভরের ইলেকট্রণের মধ্য দিয়ে আলফা কণা প্রবাহিত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্র থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। ইলেকট্রন ঋণাত্বক আধান বিশিষ্ট এবং আলফা কণা ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট। এই পরীক্ষার মাধ্যমে রাদারফোর্ড এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে পরমাণুর কেন্দ্র ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট।
এই পরীক্ষণের ভিত্তিতে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড পরমাণুর সৌর কাঠামো বা সোলার মডেল প্রকাশ করেন। এই মডেল অনুসারে পরমাণুর কেন্দ্রে অবস্থিত নিউক্লিয়াসের ধনাত্বক আধানকে ইলেকট্রনের মেঘ ঘিরে থাকে। যেমন সূর্যকে কেন্দ্র করে সৌরমন্ডলের গ্রহ নক্ষত্রগুলো আবর্তিত হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
গেইগার-মার্সডেন পরীক্ষায় [/INST] রাদারফোর্ডের দুই সহকর্মী বিজ্ঞানী হ্যান্স গেইগার এবং আর্নেস্ট মার্সডেন পাতলা ধাতব পাতের উপর আলফা কণা চালনা করেন এবং ফ্লুরোসেন্ট পর্দার সাহায্যে তাদের বিচ্যুতি পরিমাপ করেন।[২] পরমাণুর ক্ষুদ্র ভরের ইলেকট্রণের মধ্য দিয়ে আলফা কণা প্রবাহিত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্র থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। ইলেকট্রন ঋণাত্বক আধান বিশিষ্ট এবং আলফা কণা ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট। এই পরীক্ষার মাধ্যমে রাদারফোর্ড এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে পরমাণুর কেন্দ্র ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট।
এই পরীক্ষণের ভিত্তিতে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড পরমাণুর সৌর কাঠামো বা সোলার মডেল প্রকাশ করেন। এই মডেল অনুসারে পরমাণুর কেন্দ্রে অবস্থিত নিউক্লিয়াসের ধনাত্বক আধানকে ইলেকট্রনের মেঘ ঘিরে থাকে। যেমন সূর্যকে কেন্দ্র করে সৌরমন্ডলের গ্রহ নক্ষত্রগুলো আবর্তিত হয়। </s> |
"১৫ বছরে উইকিপিডিয়া" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন লেখ। | ইন্টারনেটভিত্তিক একটি বিশ্বকোষ হলো উইকিপিডিয়া। সম্পূর্ণ অলাভজনক এ বিশ্বকোষ গড়ে উঠেছে স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায়। ১৫ জানুয়ারি ২০০১ যাত্রা শুরু হয় উইকিপিডিয়ার। ১৫ জানুয়ারি ২০১৬ ছিল উইকিপিডিয়ার ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশনের তথ্য মতে, বর্তমানে উইকিপিডিয়ায় ৩৬ মিলিয়নেরও বেশি প্রবন্ধ আছে। আর উইকিপিডিয়ায় কাজ করছেন ৮০,০০০ স্বেচ্ছাসেবী উইকিপিডিয়া নিয়ে পিউ রিসার্চ সেন্টারের করা জরিপ অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়েছে 'লিস্ট অব ডেথস বাই ইয়ার' পাতাটি; ২০.৮ মিলিয়নেরও বেশি। তাদের তথ্য অনুযায়ী, উইকিপিডিয়ায় মোট ২৮০টি ভাষায় লেখা প্রবন্ধ রয়েছে। আর এতে গড়ে প্রতি মাসে উইকিপিডিয়ার পেজ ভিউ-এর সংখ্যা ১৮ বিলিয়নেরও বেশি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "১৫ বছরে উইকিপিডিয়া" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন লেখ। [/INST] ইন্টারনেটভিত্তিক একটি বিশ্বকোষ হলো উইকিপিডিয়া। সম্পূর্ণ অলাভজনক এ বিশ্বকোষ গড়ে উঠেছে স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায়। ১৫ জানুয়ারি ২০০১ যাত্রা শুরু হয় উইকিপিডিয়ার। ১৫ জানুয়ারি ২০১৬ ছিল উইকিপিডিয়ার ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশনের তথ্য মতে, বর্তমানে উইকিপিডিয়ায় ৩৬ মিলিয়নেরও বেশি প্রবন্ধ আছে। আর উইকিপিডিয়ায় কাজ করছেন ৮০,০০০ স্বেচ্ছাসেবী উইকিপিডিয়া নিয়ে পিউ রিসার্চ সেন্টারের করা জরিপ অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়েছে 'লিস্ট অব ডেথস বাই ইয়ার' পাতাটি; ২০.৮ মিলিয়নেরও বেশি। তাদের তথ্য অনুযায়ী, উইকিপিডিয়ায় মোট ২৮০টি ভাষায় লেখা প্রবন্ধ রয়েছে। আর এতে গড়ে প্রতি মাসে উইকিপিডিয়ার পেজ ভিউ-এর সংখ্যা ১৮ বিলিয়নেরও বেশি। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ প্যাসেজ: নেপোলিয়নের মৃত্যুর পর, লংউড হাউস ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এবং পরে ক্রাউন-এর কাছে ফিরে আসে এবং কৃষি উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এর অবহেলার খবর নেপোলিয়ন তৃতীয়ের কাছে পৌঁছেছিল, যিনি ১৮৫৪ সাল থেকে ব্রিটিশ সরকারের সাথে ফ্রান্সে স্থানান্তরের জন্য আলোচনা করেছিলেন। ১৮৫৮ সালে এটি ফরাসি সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়, টুম্বের উপত্যকার সাথে ৭,১০০ পাউন্ডের বিনিময়ে। তখন থেকে তারা ফরাসি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে ছিল এবং একটি ফরাসি সরকারের প্রতিনিধি দ্বীপে বসবাস করেছে এবং উভয় সম্পত্তি পরিচালনার জন্য দায়ী ছিল। ১৯৫৯ সালে তৃতীয় সম্পত্তি, দ্য ব্রায়ার্স, যেখানে লংউড প্রস্তুত হওয়ার সময় নেপোলিয়ন প্রথম দুই মাস কাটিয়েছেন, ডেম মেবেল ব্রুকস দ্বারা ফরাসি সরকারকে দেওয়া হয়েছিল। প্রশ্নঃ লংউড হাউস কে চেয়েছিল? | তৃতীয় নেপোলিয়ন লংউড হাউস চেয়েছিল | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ প্যাসেজ: নেপোলিয়নের মৃত্যুর পর, লংউড হাউস ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এবং পরে ক্রাউন-এর কাছে ফিরে আসে এবং কৃষি উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এর অবহেলার খবর নেপোলিয়ন তৃতীয়ের কাছে পৌঁছেছিল, যিনি ১৮৫৪ সাল থেকে ব্রিটিশ সরকারের সাথে ফ্রান্সে স্থানান্তরের জন্য আলোচনা করেছিলেন। ১৮৫৮ সালে এটি ফরাসি সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়, টুম্বের উপত্যকার সাথে ৭,১০০ পাউন্ডের বিনিময়ে। তখন থেকে তারা ফরাসি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে ছিল এবং একটি ফরাসি সরকারের প্রতিনিধি দ্বীপে বসবাস করেছে এবং উভয় সম্পত্তি পরিচালনার জন্য দায়ী ছিল। ১৯৫৯ সালে তৃতীয় সম্পত্তি, দ্য ব্রায়ার্স, যেখানে লংউড প্রস্তুত হওয়ার সময় নেপোলিয়ন প্রথম দুই মাস কাটিয়েছেন, ডেম মেবেল ব্রুকস দ্বারা ফরাসি সরকারকে দেওয়া হয়েছিল। প্রশ্নঃ লংউড হাউস কে চেয়েছিল? [/INST] তৃতীয় নেপোলিয়ন লংউড হাউস চেয়েছিল | </s> |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
কম্বোডীয় জনতা পার্টি (Khmer: គណបក្សប្រជាជនកម្ពុជា, Kanakpak Pracheachon Kâmpuchéa) কম্বোডিয়ার বর্তমান ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল। পূর্বে এ দলের নাম ছিল কম্পুচিয় জনতা বৈপ্লবিক পার্টি (কেপিআরপি)। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৯ মেয়াদকালে গণপ্রজাতন্ত্রী কম্পুচিয়াসহ কম্বোডিয়া রাষ্ট্রের প্রথম দুই বছর একমাত্র বৈধ দল ছিল। কম্বোডিয়া রাষ্ট্রের ক্রান্তিকালীন সময়ে এর নাম পরিবর্তন করা হয়েছিল। এ সময় মার্কসবাদ-লেনিনবাদের মতাদর্শ স্থগিতসহ একদলীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭৯ থেকে কম্বোডিয়া সরকারের আমল থেকে এ দলটি দেশ শাসন করছে ও বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী শাসক দলের মর্যাদা পাচ্ছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন দলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রশ্ন :
কম্বোডিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ? | কম্বোডিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
কম্বোডীয় জনতা পার্টি (Khmer: គណបក្សប្រជាជនកម្ពុជា, Kanakpak Pracheachon Kâmpuchéa) কম্বোডিয়ার বর্তমান ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল। পূর্বে এ দলের নাম ছিল কম্পুচিয় জনতা বৈপ্লবিক পার্টি (কেপিআরপি)। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৯ মেয়াদকালে গণপ্রজাতন্ত্রী কম্পুচিয়াসহ কম্বোডিয়া রাষ্ট্রের প্রথম দুই বছর একমাত্র বৈধ দল ছিল। কম্বোডিয়া রাষ্ট্রের ক্রান্তিকালীন সময়ে এর নাম পরিবর্তন করা হয়েছিল। এ সময় মার্কসবাদ-লেনিনবাদের মতাদর্শ স্থগিতসহ একদলীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭৯ থেকে কম্বোডিয়া সরকারের আমল থেকে এ দলটি দেশ শাসন করছে ও বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী শাসক দলের মর্যাদা পাচ্ছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন দলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রশ্ন :
কম্বোডিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ? [/INST] কম্বোডিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন | </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
দ্বিতীয় আবদুল হামিদ তরুণ তুর্কি বিপ্লব দ্বারা দ্বিতীয় সাংবিধানিক যুগের সূচনা করে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে বাধ্য হন। তিনি তার ভাই ষষ্ঠ মুহাম্মদ (১৮৪৪-১৯১৮) দ্বারা উত্তরাধিকারী হন, কিন্তু বিপ্লবের পরে, উসমানীয় সাম্রাজ্যের আসল শক্তিটি জাতীয়তাবাদীদের হাতে পড়ে। লন্ডনের সম্মেলনে (১৯২৯ সালের ফেব্রুয়ারি) এই আন্দোলনটি একটি বিষয় ছিল; তবে জাতীয়তাবাদী আরবরা এটিকে আরব দেশগুলির ইসলামী আধিপত্য অব্যাহত রাখার হুমকি হিসাবে দেখে। | তরুণ তুর্কি বিপ্লব | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
দ্বিতীয় আবদুল হামিদ তরুণ তুর্কি বিপ্লব দ্বারা দ্বিতীয় সাংবিধানিক যুগের সূচনা করে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে বাধ্য হন। তিনি তার ভাই ষষ্ঠ মুহাম্মদ (১৮৪৪-১৯১৮) দ্বারা উত্তরাধিকারী হন, কিন্তু বিপ্লবের পরে, উসমানীয় সাম্রাজ্যের আসল শক্তিটি জাতীয়তাবাদীদের হাতে পড়ে। লন্ডনের সম্মেলনে (১৯২৯ সালের ফেব্রুয়ারি) এই আন্দোলনটি একটি বিষয় ছিল; তবে জাতীয়তাবাদী আরবরা এটিকে আরব দেশগুলির ইসলামী আধিপত্য অব্যাহত রাখার হুমকি হিসাবে দেখে। [/INST] তরুণ তুর্কি বিপ্লব | </s> |
নিচের কোনটি কখনোই রাশিয়ার অংশ ছিল না: সাখালিন দ্বীপ, সাইবেরিয়া, বা শানডং প্রদেশ?
পূর্ববর্তী প্রশ্নের জবাবে, একটি প্রসঙ্গ লিখুন যার মধ্যে উত্তর রয়েছে।
এটি ১ থেকে ২০টি বাক্য হতে পারে।
প্রসঙ্গ: | ১৮৯৪ সালে প্রথম চীন-জাপান যুদ্ধে জাপান তাইওয়ানকে দখল করে নেয়। ১৯০৫ সালে রুশ-জাপান যুদ্ধের ফলে জাপান রাশিয়ার কাছ থেকে সাখালিন দ্বীপের একটি অংশ দখল করে নেয়। কোরিয়া ১৯১০ সালে সংযুক্ত হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়, জাপান চীনের শানডং প্রদেশের জার্মান-ভাড়া অঞ্চল, পাশাপাশি মারিয়ানা, ক্যারোলাইন এবং মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ নিয়েছিল। ১৯১৮ সালে, জাপান সাইবেরিয়ান হস্তক্ষেপের অংশ হিসাবে সুদূর পূর্ব রাশিয়ার কিছু অংশ এবং পূর্ব সাইবেরিয়ার কিছু অংশ দখল করে নেয়। ১৯৩১ সালে জাপান চীন থেকে মঞ্চুরিয়া দখল করে নেয়। ১৯৩৭ সালে দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধের সময় জাপানের সামরিক বাহিনী মধ্য চীন আক্রমণ করে এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় যুদ্ধের শেষে জাপান হংকং, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, মায়ানমার, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, নিউ গিনি এবং প্রশান্ত মহাসাগরের কিছু দ্বীপ সহ সুদূর পূর্বের বেশিরভাগ অঞ্চল দখল করে নেয়। জাপানও থাইল্যান্ড আক্রমণ করে, দেশটিকে থাইল্যান্ড-জাপান জোটের দিকে চাপ দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিজয় এবং পরবর্তী চুক্তির মাধ্যমে তার ঔপনিবেশিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার অবসান ঘটে, যা এই অঞ্চলগুলিকে আমেরিকান প্রশাসন বা তাদের মূল মালিকদের কাছে ফিরিয়ে দেয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের কোনটি কখনোই রাশিয়ার অংশ ছিল না: সাখালিন দ্বীপ, সাইবেরিয়া, বা শানডং প্রদেশ?
পূর্ববর্তী প্রশ্নের জবাবে, একটি প্রসঙ্গ লিখুন যার মধ্যে উত্তর রয়েছে।
এটি ১ থেকে ২০টি বাক্য হতে পারে।
প্রসঙ্গ: [/INST] ১৮৯৪ সালে প্রথম চীন-জাপান যুদ্ধে জাপান তাইওয়ানকে দখল করে নেয়। ১৯০৫ সালে রুশ-জাপান যুদ্ধের ফলে জাপান রাশিয়ার কাছ থেকে সাখালিন দ্বীপের একটি অংশ দখল করে নেয়। কোরিয়া ১৯১০ সালে সংযুক্ত হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়, জাপান চীনের শানডং প্রদেশের জার্মান-ভাড়া অঞ্চল, পাশাপাশি মারিয়ানা, ক্যারোলাইন এবং মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ নিয়েছিল। ১৯১৮ সালে, জাপান সাইবেরিয়ান হস্তক্ষেপের অংশ হিসাবে সুদূর পূর্ব রাশিয়ার কিছু অংশ এবং পূর্ব সাইবেরিয়ার কিছু অংশ দখল করে নেয়। ১৯৩১ সালে জাপান চীন থেকে মঞ্চুরিয়া দখল করে নেয়। ১৯৩৭ সালে দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধের সময় জাপানের সামরিক বাহিনী মধ্য চীন আক্রমণ করে এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় যুদ্ধের শেষে জাপান হংকং, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, মায়ানমার, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, নিউ গিনি এবং প্রশান্ত মহাসাগরের কিছু দ্বীপ সহ সুদূর পূর্বের বেশিরভাগ অঞ্চল দখল করে নেয়। জাপানও থাইল্যান্ড আক্রমণ করে, দেশটিকে থাইল্যান্ড-জাপান জোটের দিকে চাপ দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিজয় এবং পরবর্তী চুক্তির মাধ্যমে তার ঔপনিবেশিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার অবসান ঘটে, যা এই অঞ্চলগুলিকে আমেরিকান প্রশাসন বা তাদের মূল মালিকদের কাছে ফিরিয়ে দেয়। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের | শুরুতে পক্ষত্যাগ করেন। তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছিলেন। শেখ মুজিবের হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের [/INST] শুরুতে পক্ষত্যাগ করেন। তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছিলেন। শেখ মুজিবের হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। </s> |
নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো:
এ জগতে যিনি উঠেন, তিনি সাধারণের মধ্যে জন্মিয়া, সাধারণের মধ্যে বাড়িয়া, সাধারণের ওপর মস্তক তুলিয়া দাঁড়ান; তিনি অভ্যন্তরীণ মালমশলার সাহায্যে বড় হইয়া থাকেন। কুষ্মান্ড-লতা যেমন যষ্ঠির সাহায্যে মাচার ওপর ওঠে, তেমনি কোন কাপুরুষ, কোন অলস শ্রমকাতর মানুষ কেবলমাত্র অপরের সাহায্যে এ জগতে প্রকৃত মহত্ত্ব লাভ করিয়াছে? এ জগতে উঠিয়া-পড়িয়া, রহিয়া-সহিয়া, ভাঙ্গিয়া-গড়িয়া, কাঁদিয়া-কাটিয়া মানুষ হইতে হয়; ইহা ছাড়া মনুষ্যত্ব ও মহত্ত্ব লাভের অন্য পথ নাই। | পৃথিবীতে কিছু মানুষ রয়েছে যারা সর্বসাধারণের মধ্য থেকেই নিজ প্রচেষ্টায় মহৎ হয়ে ওঠেন। নিজ প্রচেষ্টা ব্যতীত কেবলমাত্র অন্যের সাহায্য নিয়ে প্রকৃত্ব মহত্ত্ব লাভ করা যায় না। তাই নিজ উদ্যোগ, শ্রম, মেধা, অধ্যবসায়, ধৈর্য ও দুঃখ লাঘবের ক্ষমতা প্রভৃতি গুনাবলীর দ্বারা সকল প্রকার প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে মনুষ্যত্ব ও মহত্ত্ব অর্জন করা সম্ভব। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো:
এ জগতে যিনি উঠেন, তিনি সাধারণের মধ্যে জন্মিয়া, সাধারণের মধ্যে বাড়িয়া, সাধারণের ওপর মস্তক তুলিয়া দাঁড়ান; তিনি অভ্যন্তরীণ মালমশলার সাহায্যে বড় হইয়া থাকেন। কুষ্মান্ড-লতা যেমন যষ্ঠির সাহায্যে মাচার ওপর ওঠে, তেমনি কোন কাপুরুষ, কোন অলস শ্রমকাতর মানুষ কেবলমাত্র অপরের সাহায্যে এ জগতে প্রকৃত মহত্ত্ব লাভ করিয়াছে? এ জগতে উঠিয়া-পড়িয়া, রহিয়া-সহিয়া, ভাঙ্গিয়া-গড়িয়া, কাঁদিয়া-কাটিয়া মানুষ হইতে হয়; ইহা ছাড়া মনুষ্যত্ব ও মহত্ত্ব লাভের অন্য পথ নাই। [/INST] পৃথিবীতে কিছু মানুষ রয়েছে যারা সর্বসাধারণের মধ্য থেকেই নিজ প্রচেষ্টায় মহৎ হয়ে ওঠেন। নিজ প্রচেষ্টা ব্যতীত কেবলমাত্র অন্যের সাহায্য নিয়ে প্রকৃত্ব মহত্ত্ব লাভ করা যায় না। তাই নিজ উদ্যোগ, শ্রম, মেধা, অধ্যবসায়, ধৈর্য ও দুঃখ লাঘবের ক্ষমতা প্রভৃতি গুনাবলীর দ্বারা সকল প্রকার প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে মনুষ্যত্ব ও মহত্ত্ব অর্জন করা সম্ভব। </s> |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
প্রশ্ন :
কত সালে বঙ্গভঙ্গের কথা ঘোষিত হয় ?
নতুন প্রদেশটির নামকরণ করা হয় “পূর্ব বঙ্গ ও আসাম” যার রাজধানী হবে ঢাকা এবং অনুষঙ্গী সদর দফতর হবে চট্টগ্রাম। এর আয়তন হবে ১,০৬,৫৪০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা হবে ৩১ মিলিয়ন যাদের মধ্যে ১৮ মিলিয়ন মুসলিম ও ১২ মিলিয়ন হিন্দু। এর প্রশাসন একটি আইন পরিষদ ও দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি রাজস্ব বোর্ড নিয়ে গঠিত হবে এবং কলকাতা হাইকোর্টের এখতিয়ার বজায় থাকবে। সরকার নির্দেশ দেয় যে পূর্ব বঙ্গ ও আসামের পশ্চিম সীমানা স্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট থাকবে সাথেসাথে এর ভৌগোলিক, জাতিক, ভাষিক ও সামাজিক বৈশিষ্টাবলিও নির্দিষ্ট থাকবে। সরকার তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে ১৯শে জুলাই, ১৯০৫ সালে এবং বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয় একই বছরের ১৬ই অক্টোবর। | ১৯শে জুলাই, ১৯০৫ বঙ্গভঙ্গের কথা ঘোষিত হয় | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
প্রশ্ন :
কত সালে বঙ্গভঙ্গের কথা ঘোষিত হয় ?
নতুন প্রদেশটির নামকরণ করা হয় “পূর্ব বঙ্গ ও আসাম” যার রাজধানী হবে ঢাকা এবং অনুষঙ্গী সদর দফতর হবে চট্টগ্রাম। এর আয়তন হবে ১,০৬,৫৪০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা হবে ৩১ মিলিয়ন যাদের মধ্যে ১৮ মিলিয়ন মুসলিম ও ১২ মিলিয়ন হিন্দু। এর প্রশাসন একটি আইন পরিষদ ও দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি রাজস্ব বোর্ড নিয়ে গঠিত হবে এবং কলকাতা হাইকোর্টের এখতিয়ার বজায় থাকবে। সরকার নির্দেশ দেয় যে পূর্ব বঙ্গ ও আসামের পশ্চিম সীমানা স্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট থাকবে সাথেসাথে এর ভৌগোলিক, জাতিক, ভাষিক ও সামাজিক বৈশিষ্টাবলিও নির্দিষ্ট থাকবে। সরকার তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে ১৯শে জুলাই, ১৯০৫ সালে এবং বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয় একই বছরের ১৬ই অক্টোবর। [/INST] ১৯শে জুলাই, ১৯০৫ বঙ্গভঙ্গের কথা ঘোষিত হয় | </s> |
বিনিময় ব্যবস্থা কি ছিল
| পণ্য ক্রয়ের একটি উপায় হিসাবে প্রাচীনকালে বিনিময় ব্যবস্থা ব্যবহৃত হত। উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তি যে আটা কিনতে চেয়েছিল সে এক পাউন্ড পনির দেবে এবং বিনিময়ে বাজার থেকে আটা পাবে। এটি ঘটেছিল যখন মানুষ কৃষিকাজ শুরু করেছিল এবং শহরে বসবাস শুরু করেছিল | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] বিনিময় ব্যবস্থা কি ছিল
[/INST] পণ্য ক্রয়ের একটি উপায় হিসাবে প্রাচীনকালে বিনিময় ব্যবস্থা ব্যবহৃত হত। উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তি যে আটা কিনতে চেয়েছিল সে এক পাউন্ড পনির দেবে এবং বিনিময়ে বাজার থেকে আটা পাবে। এটি ঘটেছিল যখন মানুষ কৃষিকাজ শুরু করেছিল এবং শহরে বসবাস শুরু করেছিল </s> |
মূল্যবোধ নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। | ভালো-মন্দ, ঠিক-বেঠিক, কাঙ্ক্ষিত-অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয় সম্পর্কে সমাজের সদস্যের যে ধারণা তার নামই মূল্যবোধ। এটি মানবীয় গুণাবলির মধ্যে অন্যতম একটি গুণ। এই গুণটি ধারণ না করতে পারলে মানুষ নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে পারে না। সহজভাবে বলা যায়, ভালো বা মন্দ মূল্যায়ন বা বিচার করার যে বোধ বা শক্তি মানুষের মাঝে বিরাজ করে সেটাই মূল্যবোধ। অর্থাৎ ভালোকে ভালো জানা এবং মন্দকে মন্দ জেনে তা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা মূল্যবোধ হিসেবে পরিচিত। মূল্যবোধ বলতে নৈতিক ও সামাজিক মূল্যবোধকে বোঝায়। নৈতিক মূল্যবোধের বিষয়টি শুভবোধ, সৎ চিন্তা, সততা ও নির্লোভ জীবন পদ্ধতির সাথে সম্পৃক্ত। যে ব্যক্তি জীবনে সত্য কথা বলাকে অভ্যাসে পরিণত করতে পারেনি তার মধ্যে নৈতিক মূল্যবোধ আশা করা অসংগত। তাই মূল্যবোধ মানুষের শ্রেষ্ঠ অলংকার। মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ স্বভাবতই উত্তম চরিত্রের হয়ে থাকে। তাই সৎ চরিত্রবান মানুষের প্রভাব পড়ে সমাজে। যে সমাজ যত বেশি মূল্যবোধসম্পন্ন যে সমাজ তত বেশি সুখী ও সমৃদ্ধ। সমাজে নৈতিক গুণসম্পন্ন মানুষের অভাব হলে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা অসম্ভব। সমাজজীবনে চরম দারিদ্র্য, শিক্ষিত বেকারের কর্মহীনতা, ভোগবাদী মানুষের বিলাসী প্রতিযোগিতা, আপাত স্বার্থে লোভে পতিত হওয়া প্রভৃতির ফলে মানুষের মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটে। মূল্যবোধ ভেঙে পড়লে সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ে। দুর্নীতিতে সর্বোচ্চ শিখরে আসীন হয় দেশ। মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে সুনীতি ও শুভবুদ্ধি চর্চা শুরু করতে হবে। পাশাপাশি রাষ্ট্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও নীতিবোধসম্পন্ন দক্ষ জনপ্রশাসন গড়ে তুলতে হবে। তবেই আমরা উন্নীত হব সম্মানজনক সামাজিক জীবনে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মূল্যবোধ নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] ভালো-মন্দ, ঠিক-বেঠিক, কাঙ্ক্ষিত-অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয় সম্পর্কে সমাজের সদস্যের যে ধারণা তার নামই মূল্যবোধ। এটি মানবীয় গুণাবলির মধ্যে অন্যতম একটি গুণ। এই গুণটি ধারণ না করতে পারলে মানুষ নৈতিক চরিত্রের অধিকারী হতে পারে না। সহজভাবে বলা যায়, ভালো বা মন্দ মূল্যায়ন বা বিচার করার যে বোধ বা শক্তি মানুষের মাঝে বিরাজ করে সেটাই মূল্যবোধ। অর্থাৎ ভালোকে ভালো জানা এবং মন্দকে মন্দ জেনে তা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা মূল্যবোধ হিসেবে পরিচিত। মূল্যবোধ বলতে নৈতিক ও সামাজিক মূল্যবোধকে বোঝায়। নৈতিক মূল্যবোধের বিষয়টি শুভবোধ, সৎ চিন্তা, সততা ও নির্লোভ জীবন পদ্ধতির সাথে সম্পৃক্ত। যে ব্যক্তি জীবনে সত্য কথা বলাকে অভ্যাসে পরিণত করতে পারেনি তার মধ্যে নৈতিক মূল্যবোধ আশা করা অসংগত। তাই মূল্যবোধ মানুষের শ্রেষ্ঠ অলংকার। মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ স্বভাবতই উত্তম চরিত্রের হয়ে থাকে। তাই সৎ চরিত্রবান মানুষের প্রভাব পড়ে সমাজে। যে সমাজ যত বেশি মূল্যবোধসম্পন্ন যে সমাজ তত বেশি সুখী ও সমৃদ্ধ। সমাজে নৈতিক গুণসম্পন্ন মানুষের অভাব হলে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা অসম্ভব। সমাজজীবনে চরম দারিদ্র্য, শিক্ষিত বেকারের কর্মহীনতা, ভোগবাদী মানুষের বিলাসী প্রতিযোগিতা, আপাত স্বার্থে লোভে পতিত হওয়া প্রভৃতির ফলে মানুষের মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটে। মূল্যবোধ ভেঙে পড়লে সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ে। দুর্নীতিতে সর্বোচ্চ শিখরে আসীন হয় দেশ। মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে সুনীতি ও শুভবুদ্ধি চর্চা শুরু করতে হবে। পাশাপাশি রাষ্ট্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও নীতিবোধসম্পন্ন দক্ষ জনপ্রশাসন গড়ে তুলতে হবে। তবেই আমরা উন্নীত হব সম্মানজনক সামাজিক জীবনে। </s> |
এশিয়ায় প্রচলিত ধর্মগুলো নিয়ে কিছু বলো। | এশিয়াতে পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ ধর্মগুলোর উদ্ভব ঘটেছিল। ইসলাম, হিন্দু, ইহুদি, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈন প্রভৃতি ধর্ম এখানে বিকাশ লাভ করে। তাই এশিয়াকে বিশ্ব ধর্মগুলোর সূতিকাগার বলা যায়। পশ্চিম এশিয়ার জেরুজালেম মুসলমান, খ্রিস্টান এবং ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের কাছে পবিত্র স্থান। দক্ষিণ এশিয়ার প্রাচীনতম ধর্ম হিন্দু। খ্রিস্টপূর্ব ছয় ও পাঁচ শতকে এখানে জৈন ও বৌদ্ধধর্ম আত্মপ্রকাশ করে। এরপর ইহুদি ও পরে খ্রিস্টানধর্ম। সপ্তম শতাব্দীতে এসে এ অঞ্চলে ইসলাম ধর্মের আবির্ভাব ঘটে। এছাড়া চীনে নৈতিক আদর্শকে কেন্দ্র করে খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ ও পঞ্চম শতকে জন্ম নিয়েছিল তাওবাদ ও কনফুসিয়াসের দর্শন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] এশিয়ায় প্রচলিত ধর্মগুলো নিয়ে কিছু বলো। [/INST] এশিয়াতে পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ ধর্মগুলোর উদ্ভব ঘটেছিল। ইসলাম, হিন্দু, ইহুদি, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈন প্রভৃতি ধর্ম এখানে বিকাশ লাভ করে। তাই এশিয়াকে বিশ্ব ধর্মগুলোর সূতিকাগার বলা যায়। পশ্চিম এশিয়ার জেরুজালেম মুসলমান, খ্রিস্টান এবং ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের কাছে পবিত্র স্থান। দক্ষিণ এশিয়ার প্রাচীনতম ধর্ম হিন্দু। খ্রিস্টপূর্ব ছয় ও পাঁচ শতকে এখানে জৈন ও বৌদ্ধধর্ম আত্মপ্রকাশ করে। এরপর ইহুদি ও পরে খ্রিস্টানধর্ম। সপ্তম শতাব্দীতে এসে এ অঞ্চলে ইসলাম ধর্মের আবির্ভাব ঘটে। এছাড়া চীনে নৈতিক আদর্শকে কেন্দ্র করে খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ ও পঞ্চম শতকে জন্ম নিয়েছিল তাওবাদ ও কনফুসিয়াসের দর্শন। </s> |
অভিস্রবণ ঘটে যখন | দুইটি ভিন্ন ঘনত্ব ধারণকারী দ্রবীভূত পদার্থ একটি অর্ধভেদ্য ঝিল্লি দ্বারা বিভক্ত করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a | <s>[INST] অভিস্রবণ ঘটে যখন [/INST] দুইটি ভিন্ন ঘনত্ব ধারণকারী দ্রবীভূত পদার্থ একটি অর্ধভেদ্য ঝিল্লি দ্বারা বিভক্ত করা হয়। </s> |
মিসরীয়দের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয় কেন? | স্থাপত্যশিল্পে অনন্যসাধারণ অবদানের জন্য মিসরীয়দের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয়।
মিসরীয়দের শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যিক নিদর্শন হলো তাদের পিরামিডগুলো। তাদের নির্মিত পিরামিডগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হলো ফারাও খুফুর পিরামিড। এছাড়া পাথর কেটে প্রকাণ্ড সৌধ বানাতে তারা ছিল সিদ্ধহস্ত। তারা বড় বড় পাথর কেটে চমৎকার মূর্তি বানাত। স্ফিংকস, ইখনাটন ও রানি নেফারতিতির মূর্তি এগুলোর অন্যতম। এসব অসাধারণ স্থাপত্য নির্মাণের জন্যই মিসরীয়রা ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ নির্মাতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মিসরীয়দের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয় কেন? [/INST] স্থাপত্যশিল্পে অনন্যসাধারণ অবদানের জন্য মিসরীয়দের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা বলা হয়।
মিসরীয়দের শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যিক নিদর্শন হলো তাদের পিরামিডগুলো। তাদের নির্মিত পিরামিডগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হলো ফারাও খুফুর পিরামিড। এছাড়া পাথর কেটে প্রকাণ্ড সৌধ বানাতে তারা ছিল সিদ্ধহস্ত। তারা বড় বড় পাথর কেটে চমৎকার মূর্তি বানাত। স্ফিংকস, ইখনাটন ও রানি নেফারতিতির মূর্তি এগুলোর অন্যতম। এসব অসাধারণ স্থাপত্য নির্মাণের জন্যই মিসরীয়রা ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ নির্মাতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। </s> |
পারুল ও সালমা দুই বান্ধবী। পারুল সৌরজগৎ সম্পর্কে জানতে একটি বই পড়ছিল। সে জানল, সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য। আর এই সূর্য থেকে সামান্য তাপ ও আলো দ্বারাই একটি গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণ ঘটেছে। সালমা একদিন স্কুলের সহপাঠীদের সাথে লঞ্চ নিয়ে শিক্ষা সফরে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌছালেও ফেরার পথে ঐ একই রুটে পানি কম থাকার কারণে লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি পানিতে ভরে গেলে তারা ফিরে আসে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই এমনটি ঘটে।
উদ্দীপকে বর্ণিত সালমার সহপাঠীর বক্তব্য কতটুকু যৌক্তিক তা মূল্যায়ন করো। | উদ্দীপকে বর্ণিত সালমার সহপাঠীর বক্তব্য পুরোপুরি যৌক্তিক নয়। চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণের প্রভাবে পৃথিবীর সমুদ্রের পানিরাশি প্রতিদিন নিয়মিতভাবে ফুলে উঠে এবং নেমে যায়। সমুদ্রের পানিরাশির এই ফুলে ওঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। উদ্দীপকে সালমা ও তার স্কুলের সহপাঠীরা লঞ্চে চড়ে শিক্ষাসফরে গেলে এ ঘটনাটি দেখতে পায়। শিক্ষার্থীরা সফরে যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌঁছলেও ফেরার সময় ঐ নদীপথেই পানি কম থাকায় লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি আবার পানিতে ভরে গেলে লঞ্চ ভালোভাবে চলা সম্ভব হয়। ঐ শিক্ষার্থীদের দেখা এ ঘটনাটি হলো জোয়ার ভাটা। জোয়ার ভাটা সম্পর্কে জানতে চাইলে সালমার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই জোয়ার ভাটা ঘটে থাকে।
সমুদ্রে জোয়ার ভাটা সৃষ্টির ক্ষেত্রে চাঁদ সত্যিই প্রধান ভূমিকা রাখে। সমুদ্রের যে অংশ যখন চাঁদের কাছাকাছি থাকে চাঁদের আকর্ষণে সে স্থানে জোয়ার হয়। আর যে অংশে জোয়ার হয় তার বিপরীত অংশে তখন ভাটা হয়। কিন্তু চাঁদের আকর্ষণ শক্তি ছাড়াও পৃথিবীর কেন্দ্রাতিগ বা কেন্দ্রাভিমুখী শক্তিও জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। পৃথিবী তার অক্ষের উপর দ্রুতবেগে ঘুরছে বলে তার পৃষ্ঠ থেকে তরল পানিরাশির চতুর্দিকে ছিটকে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। একে কেন্দ্রাতিগ শক্তি বলে। পৃথিবী ও চন্দ্রের আবর্তনের জন্য ভূ-পৃষ্ঠের তরল ও হালকা পানিরাশির ওপর কেন্দ্রাতিগ শক্তির প্রভাব বেশি হয়। এর ফলেই পানিরাশি সর্বদা বাইরে নিক্ষিপ্ত হয় এবং তা ভূপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায়। এ বিষয়টিও জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে সহায়তা করে।
উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, জোয়ার ভাটার কারণ সম্পর্কে সালমার সহপাঠীর বক্তব্য আংশিক সঠিক। কেননা চাঁদ ছাড়াও পৃথিবীর কেন্দ্রাতিগ শক্তি জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] পারুল ও সালমা দুই বান্ধবী। পারুল সৌরজগৎ সম্পর্কে জানতে একটি বই পড়ছিল। সে জানল, সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য। আর এই সূর্য থেকে সামান্য তাপ ও আলো দ্বারাই একটি গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণ ঘটেছে। সালমা একদিন স্কুলের সহপাঠীদের সাথে লঞ্চ নিয়ে শিক্ষা সফরে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌছালেও ফেরার পথে ঐ একই রুটে পানি কম থাকার কারণে লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি পানিতে ভরে গেলে তারা ফিরে আসে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই এমনটি ঘটে।
উদ্দীপকে বর্ণিত সালমার সহপাঠীর বক্তব্য কতটুকু যৌক্তিক তা মূল্যায়ন করো। [/INST] উদ্দীপকে বর্ণিত সালমার সহপাঠীর বক্তব্য পুরোপুরি যৌক্তিক নয়। চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণের প্রভাবে পৃথিবীর সমুদ্রের পানিরাশি প্রতিদিন নিয়মিতভাবে ফুলে উঠে এবং নেমে যায়। সমুদ্রের পানিরাশির এই ফুলে ওঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। উদ্দীপকে সালমা ও তার স্কুলের সহপাঠীরা লঞ্চে চড়ে শিক্ষাসফরে গেলে এ ঘটনাটি দেখতে পায়। শিক্ষার্থীরা সফরে যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌঁছলেও ফেরার সময় ঐ নদীপথেই পানি কম থাকায় লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি আবার পানিতে ভরে গেলে লঞ্চ ভালোভাবে চলা সম্ভব হয়। ঐ শিক্ষার্থীদের দেখা এ ঘটনাটি হলো জোয়ার ভাটা। জোয়ার ভাটা সম্পর্কে জানতে চাইলে সালমার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই জোয়ার ভাটা ঘটে থাকে।
সমুদ্রে জোয়ার ভাটা সৃষ্টির ক্ষেত্রে চাঁদ সত্যিই প্রধান ভূমিকা রাখে। সমুদ্রের যে অংশ যখন চাঁদের কাছাকাছি থাকে চাঁদের আকর্ষণে সে স্থানে জোয়ার হয়। আর যে অংশে জোয়ার হয় তার বিপরীত অংশে তখন ভাটা হয়। কিন্তু চাঁদের আকর্ষণ শক্তি ছাড়াও পৃথিবীর কেন্দ্রাতিগ বা কেন্দ্রাভিমুখী শক্তিও জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। পৃথিবী তার অক্ষের উপর দ্রুতবেগে ঘুরছে বলে তার পৃষ্ঠ থেকে তরল পানিরাশির চতুর্দিকে ছিটকে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। একে কেন্দ্রাতিগ শক্তি বলে। পৃথিবী ও চন্দ্রের আবর্তনের জন্য ভূ-পৃষ্ঠের তরল ও হালকা পানিরাশির ওপর কেন্দ্রাতিগ শক্তির প্রভাব বেশি হয়। এর ফলেই পানিরাশি সর্বদা বাইরে নিক্ষিপ্ত হয় এবং তা ভূপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায়। এ বিষয়টিও জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে সহায়তা করে।
উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, জোয়ার ভাটার কারণ সম্পর্কে সালমার সহপাঠীর বক্তব্য আংশিক সঠিক। কেননা চাঁদ ছাড়াও পৃথিবীর কেন্দ্রাতিগ শক্তি জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। </s> |
আলোর প্রতিসারণাঙ্কের সংজ্ঞা দাও। | আলো যখন এক স্বচ্ছ মাধ্যম থেকে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে তির্যকভাবে প্রবেশ করে তখন নির্দিষ্ট একজোড়া মাধ্যম ও নির্দিষ্ট রঙের আলোর জন্য আপতন কোণের সাইন ও প্রতিসরণ কোণের সাইন-এর অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা হয়। এই ধ্রুব সংখ্যাকে ঐ রঙের জন্য প্রথম মাধ্যমের সাপেক্ষে দ্বিতীয় মাধ্যমের প্রতিসরণাঙ্ক বলে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] আলোর প্রতিসারণাঙ্কের সংজ্ঞা দাও। [/INST] আলো যখন এক স্বচ্ছ মাধ্যম থেকে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে তির্যকভাবে প্রবেশ করে তখন নির্দিষ্ট একজোড়া মাধ্যম ও নির্দিষ্ট রঙের আলোর জন্য আপতন কোণের সাইন ও প্রতিসরণ কোণের সাইন-এর অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা হয়। এই ধ্রুব সংখ্যাকে ঐ রঙের জন্য প্রথম মাধ্যমের সাপেক্ষে দ্বিতীয় মাধ্যমের প্রতিসরণাঙ্ক বলে। </s> |
যখন একটি জৈবিক কোষ হাইপোটোনিক পরিবেশে থাকে, তখন | কোষের ভেতরে জল জমে, কোষের ঝিল্লি পেরিয়ে জল কোষে প্রবাহিত হয়, যার ফলে এটি প্রসারিত হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a | <s>[INST] যখন একটি জৈবিক কোষ হাইপোটোনিক পরিবেশে থাকে, তখন [/INST] কোষের ভেতরে জল জমে, কোষের ঝিল্লি পেরিয়ে জল কোষে প্রবাহিত হয়, যার ফলে এটি প্রসারিত হয়। </s> |
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন কে প্রতিষ্ঠা করেন? | বিল গেটস মাইক্রোসফট কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করেন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] মাইক্রোসফট কর্পোরেশন কে প্রতিষ্ঠা করেন? [/INST] বিল গেটস মাইক্রোসফট কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করেন </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯১৪ সালে ইম্পেরিয়াল রাশিয়ান সেনাবাহিনী এ এলাকাটি দখল করে এবং এরপরে ১৯১৫ সালে অটোমান সেনাবাহিনী এটি দখল করেছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ বাহিনী উসমানীয়দের বিতাড়নের জন্য সেখানে পৌঁছালে তা সরিয়ে নেওয়া হয়। ইরানী সাংবিধানিক বিপ্লবের সময়, কাজার রাজবংশের এবং সময়ের প্রজাতন্ত্র আন্দোলনে পাহ্লাভি রাজবংশ সময়কালে কেরমানশাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ইরান-ইরাক যুদ্ধের | সময় শহরটি কঠোরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এবং পুনর্নির্মাণ করা হলেও এটি এখনও পুরোপুরি পুনরুদ্ধারিত হয়নি। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯১৪ সালে ইম্পেরিয়াল রাশিয়ান সেনাবাহিনী এ এলাকাটি দখল করে এবং এরপরে ১৯১৫ সালে অটোমান সেনাবাহিনী এটি দখল করেছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ বাহিনী উসমানীয়দের বিতাড়নের জন্য সেখানে পৌঁছালে তা সরিয়ে নেওয়া হয়। ইরানী সাংবিধানিক বিপ্লবের সময়, কাজার রাজবংশের এবং সময়ের প্রজাতন্ত্র আন্দোলনে পাহ্লাভি রাজবংশ সময়কালে কেরমানশাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ইরান-ইরাক যুদ্ধের [/INST] সময় শহরটি কঠোরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল এবং পুনর্নির্মাণ করা হলেও এটি এখনও পুরোপুরি পুনরুদ্ধারিত হয়নি। </s> |
ইসলাম ধর্ম কেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম? | ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করার বেশ কিছু কারণ রয়েছে।
প্রথমত, ইসলাম ধর্ম হলো আল্লাহর দ্বারা প্রদত্ত সর্বশেষ ও পূর্ণাঙ্গ একটি ধর্ম। ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কুরআন হলো আল্লাহর বাণী, যা তিনি তাঁর নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর মাধ্যমে মানবতার কাছে প্রেরণ করেছেন। কুরআন হলো মানবতার জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান, যেটায় ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
দ্বিতীয়ত, ইসলাম ধর্ম হলো একমাত্র ধর্ম যা সকল মানুষের জন্য উন্মুক্ত। ইসলাম ধর্মে কোনো জাতি, বর্ণ, গোষ্ঠী বা লিঙ্গের পার্থক্য নেই। ধনী-গরিব, উচ্চ-নীচ, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে সবাই আল্লাহর নিকটে সমান।
তৃতীয়ত, ইসলাম ধর্ম শান্তি ও সহাবস্থানের শিক্ষা দেয়। ইসলাম ধর্ম সকল মানুষের মধ্যে শান্তি, সহানুভূতি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার জন্য আহ্বান জানায়। ইসলাম ধর্ম সহিংসতা ও যুদ্ধের বিরুদ্ধে।
চতুর্থত, ইসলাম ধর্ম হলো একমাত্র ধর্ম যা নারীর অধিকারের আহ্বান জানায়। ইসলাম ধর্ম নারীদেরকে পুরুষের সমতুল্য অধিকার প্রদান করে। ইসলাম ধর্মে নারীদেরকে শিক্ষা, সম্পত্তি ও তালাক পাওয়ার অধিকার দেওয়া হয়েছে।
এই সব কারণেই অনেক মানুষ ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করে।
তবে, ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় বিবেচনা করা প্রয়োজন। প্রথমত, ইসলাম ধর্ম হলো একটি ব্যক্তিগত বিশ্বাস। প্রত্যেক ব্যক্তির নিজের বিশ্বাসের ভিত্তিতেই তাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, ইসলাম ধর্ম তার কাছে শ্রেষ্ঠ ধর্ম কি না। দ্বিতীয়ত, ধর্ম হল একটি জটিল বিষয়। এর বিচার করার জন্য বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা প্রয়োজন। ইসলাম ধর্মের শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়ে যুক্তি দিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে, তবে এটি একটি আপেক্ষিক বিষয়।
অবশেষে, ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলার ক্ষেত্রে এর অনুসারীদের আচরণও গুরুত্বপূর্ণ। ইসলাম ধর্মের অনুসারীদেরকে আল্লাহর বাণীর অনুসরণ করে একটি ভালো মানুষ ও সৎ নাগরিক হিসেবে জীবনযাপন করতে হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ইসলাম ধর্ম কেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম? [/INST] ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করার বেশ কিছু কারণ রয়েছে।
প্রথমত, ইসলাম ধর্ম হলো আল্লাহর দ্বারা প্রদত্ত সর্বশেষ ও পূর্ণাঙ্গ একটি ধর্ম। ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কুরআন হলো আল্লাহর বাণী, যা তিনি তাঁর নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর মাধ্যমে মানবতার কাছে প্রেরণ করেছেন। কুরআন হলো মানবতার জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান, যেটায় ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনের সকল ক্ষেত্রে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
দ্বিতীয়ত, ইসলাম ধর্ম হলো একমাত্র ধর্ম যা সকল মানুষের জন্য উন্মুক্ত। ইসলাম ধর্মে কোনো জাতি, বর্ণ, গোষ্ঠী বা লিঙ্গের পার্থক্য নেই। ধনী-গরিব, উচ্চ-নীচ, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে সবাই আল্লাহর নিকটে সমান।
তৃতীয়ত, ইসলাম ধর্ম শান্তি ও সহাবস্থানের শিক্ষা দেয়। ইসলাম ধর্ম সকল মানুষের মধ্যে শান্তি, সহানুভূতি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার জন্য আহ্বান জানায়। ইসলাম ধর্ম সহিংসতা ও যুদ্ধের বিরুদ্ধে।
চতুর্থত, ইসলাম ধর্ম হলো একমাত্র ধর্ম যা নারীর অধিকারের আহ্বান জানায়। ইসলাম ধর্ম নারীদেরকে পুরুষের সমতুল্য অধিকার প্রদান করে। ইসলাম ধর্মে নারীদেরকে শিক্ষা, সম্পত্তি ও তালাক পাওয়ার অধিকার দেওয়া হয়েছে।
এই সব কারণেই অনেক মানুষ ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করে।
তবে, ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় বিবেচনা করা প্রয়োজন। প্রথমত, ইসলাম ধর্ম হলো একটি ব্যক্তিগত বিশ্বাস। প্রত্যেক ব্যক্তির নিজের বিশ্বাসের ভিত্তিতেই তাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, ইসলাম ধর্ম তার কাছে শ্রেষ্ঠ ধর্ম কি না। দ্বিতীয়ত, ধর্ম হল একটি জটিল বিষয়। এর বিচার করার জন্য বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা প্রয়োজন। ইসলাম ধর্মের শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়ে যুক্তি দিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে, তবে এটি একটি আপেক্ষিক বিষয়।
অবশেষে, ইসলাম ধর্মকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলার ক্ষেত্রে এর অনুসারীদের আচরণও গুরুত্বপূর্ণ। ইসলাম ধর্মের অনুসারীদেরকে আল্লাহর বাণীর অনুসরণ করে একটি ভালো মানুষ ও সৎ নাগরিক হিসেবে জীবনযাপন করতে হবে। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
শৈশব থেকেই নির্মল সেনের লেখালেখিতে হাতেখড়ি হয়। তিনি ৮ম শ্রেণীতে পড়ার সময় হাতে লিখে প্রকাশিত ‘কমরেড’ পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন। নির্মল সেন মূলত: কলাম লেখক ছিলেন। এছাড়াও তিনি প্রবন্ধ এবং ভ্রমণকাহিনী লিখেছেন বেশ কয়েকটি। স্বাধীনতা | পরবর্তীকালে এদেশের সমকালীন সংঘাতপূর্ণ রাজনীতির প্রক্ষিতে তৎকালীন দৈনিক বাংলায় লেখা 'স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই' নামক একটি উপ-সম্পাদকীয় তাকে লেখক হিসেবে প্রভূত খ্যাতি ও পরিচিতি দান করে। তার উল্লেখযোগ্য কিছু বইয়ের নাম: | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
শৈশব থেকেই নির্মল সেনের লেখালেখিতে হাতেখড়ি হয়। তিনি ৮ম শ্রেণীতে পড়ার সময় হাতে লিখে প্রকাশিত ‘কমরেড’ পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন। নির্মল সেন মূলত: কলাম লেখক ছিলেন। এছাড়াও তিনি প্রবন্ধ এবং ভ্রমণকাহিনী লিখেছেন বেশ কয়েকটি। স্বাধীনতা [/INST] পরবর্তীকালে এদেশের সমকালীন সংঘাতপূর্ণ রাজনীতির প্রক্ষিতে তৎকালীন দৈনিক বাংলায় লেখা 'স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই' নামক একটি উপ-সম্পাদকীয় তাকে লেখক হিসেবে প্রভূত খ্যাতি ও পরিচিতি দান করে। তার উল্লেখযোগ্য কিছু বইয়ের নাম: </s> |
সিউল কোন দেশে অবস্থিত? | সিউল দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থিত। সিউল দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী শহর। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] সিউল কোন দেশে অবস্থিত? [/INST] সিউল দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থিত। সিউল দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী শহর। </s> |
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯২৮ সালের ২৫শে ডিসেম্বর লস অ্যাঞ্জেলেস চলচ্চিত্রটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয় এবং ১৯২৯ সালে ২০শে জানুয়ারি তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বৃহৎ পরিসরে মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটি | ২য় একাডেমি পুরস্কার আয়োজনে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ পাঁচটি বিভাগে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয় এবং ব্যাক্সটার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে একটি পুরস্কার অর্জন করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯২৮ সালের ২৫শে ডিসেম্বর লস অ্যাঞ্জেলেস চলচ্চিত্রটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয় এবং ১৯২৯ সালে ২০শে জানুয়ারি তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বৃহৎ পরিসরে মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটি [/INST] ২য় একাডেমি পুরস্কার আয়োজনে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ পাঁচটি বিভাগে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয় এবং ব্যাক্সটার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে একটি পুরস্কার অর্জন করেন। </s> |
সমচাপ প্রক্রিয়া, সমোষ্ণ প্রক্রিয়া, রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া, প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া ও অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়ার সংজ্ঞা দাও। | সমচাপ প্রক্রিয়া, সমোষ্ণ প্রক্রিয়া, রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া, প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া ও অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়ার সংজ্ঞা নিন্মরূপ:
সমচাপ প্রক্রিয়া: যে তাপগতীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেমের চাপের কোনো পরিবর্তন হয় না তাকে সমচাপ প্রক্রিয়া বলে।
সমোষ্ণ প্রক্রিয়া: যে তাপগতীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেমের তাপমাত্রা স্থির থাকে তাকে সমোষ্ণ প্রক্রিয়া বলে।
রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া: যে তাপগতীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেম থেকে তাপ বাইরে যায় না বা বাইরে থেকে তাপ সিস্টেমে আসে না তাকে রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া বলে।
প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া: যে প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী হয়ে প্রত্যাবর্তন করে এবং সম্মুখবর্তী ও বিপরীতমুখী প্রক্রিয়ার প্রতি স্তরে তাপ ও কাজের ফলাফল সমান ও বিপরীত হয় সেই প্রক্রিয়াকে প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বলে।
অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া: যে প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী হয়ে প্রত্যাবর্তন করতে পারে না অর্থাৎ সম্মুখবর্তী ও বিপরীতমুখী প্রতি স্তরে তাপ ও কাজের ফলাফল সমান ও বিপরীত হয় না তাকে অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বলে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সমচাপ প্রক্রিয়া, সমোষ্ণ প্রক্রিয়া, রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া, প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া ও অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়ার সংজ্ঞা দাও। [/INST] সমচাপ প্রক্রিয়া, সমোষ্ণ প্রক্রিয়া, রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া, প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া ও অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়ার সংজ্ঞা নিন্মরূপ:
সমচাপ প্রক্রিয়া: যে তাপগতীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেমের চাপের কোনো পরিবর্তন হয় না তাকে সমচাপ প্রক্রিয়া বলে।
সমোষ্ণ প্রক্রিয়া: যে তাপগতীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেমের তাপমাত্রা স্থির থাকে তাকে সমোষ্ণ প্রক্রিয়া বলে।
রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া: যে তাপগতীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেম থেকে তাপ বাইরে যায় না বা বাইরে থেকে তাপ সিস্টেমে আসে না তাকে রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া বলে।
প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া: যে প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী হয়ে প্রত্যাবর্তন করে এবং সম্মুখবর্তী ও বিপরীতমুখী প্রক্রিয়ার প্রতি স্তরে তাপ ও কাজের ফলাফল সমান ও বিপরীত হয় সেই প্রক্রিয়াকে প্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বলে।
অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া: যে প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী হয়ে প্রত্যাবর্তন করতে পারে না অর্থাৎ সম্মুখবর্তী ও বিপরীতমুখী প্রতি স্তরে তাপ ও কাজের ফলাফল সমান ও বিপরীত হয় না তাকে অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া বলে। </s> |
একটি শহরে বড়দিনের সাজসজ্জা সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন | ক্রিসমাস হল খ্রিস্টের জন্মের উদযাপন যা ডিসেম্বরে ঘটে সেই সময়ে, সমস্ত দোকান ক্রিসমাস ট্রি, আলো, মালা, ছোট সান্তা ক্লজ এবং রঙিন উপহার দিয়ে সজ্জিত হয়। বেকারিগুলি এই অনুষ্ঠানের জন্য বিশেষ ফল কেক এবং চকলেট কেক প্রস্তুত করতে শুরু করে। শিশুরা উপহার পেয়ে খুবই উত্তেজিত। ক্রিসমাস একটি খুব সুন্দর এবং ইতিবাচক পরিবেশ প্রদান করে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] একটি শহরে বড়দিনের সাজসজ্জা সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন [/INST] ক্রিসমাস হল খ্রিস্টের জন্মের উদযাপন যা ডিসেম্বরে ঘটে সেই সময়ে, সমস্ত দোকান ক্রিসমাস ট্রি, আলো, মালা, ছোট সান্তা ক্লজ এবং রঙিন উপহার দিয়ে সজ্জিত হয়। বেকারিগুলি এই অনুষ্ঠানের জন্য বিশেষ ফল কেক এবং চকলেট কেক প্রস্তুত করতে শুরু করে। শিশুরা উপহার পেয়ে খুবই উত্তেজিত। ক্রিসমাস একটি খুব সুন্দর এবং ইতিবাচক পরিবেশ প্রদান করে। </s> |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব | যা আর্সেনাল বা গানার্স নামেও পরিচিত, একটি ইংরেজ পেশাদার ফুটবল ক্লাব। ইংরেজ ফুটবলের ইতিহাসে অন্যতম সফল ক্লাব। আর্সেনাল মোট তের বার প্রথম বিভাগ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা, দশ বার এফএ কাপ এবং ২০০৫-০৬ মৌসুমে লন্ডনের প্রথম ক্লাব হিসাবে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব [/INST] যা আর্সেনাল বা গানার্স নামেও পরিচিত, একটি ইংরেজ পেশাদার ফুটবল ক্লাব। ইংরেজ ফুটবলের ইতিহাসে অন্যতম সফল ক্লাব। আর্সেনাল মোট তের বার প্রথম বিভাগ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা, দশ বার এফএ কাপ এবং ২০০৫-০৬ মৌসুমে লন্ডনের প্রথম ক্লাব হিসাবে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। </s> |
মৌলিক গণতন্ত্রের ধারণাটি ব্যাখ্যা করো। | পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইয়ুব খান ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে ১৯৫৮ সালে যে বিশেষ ধরনের গণতন্ত্র চালু করেন তাই মৌলিক গণতন্ত্র নামে পরিচিত।
জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালের ২৭শে অক্টোবর ক্ষমতা দখলের পর নিজের ক্ষমতা ও সামরিক শাসনকে দীর্ঘস্থায়ী করার লক্ষ্যে মৌলিক গণতন্ত্র নামে একটি পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতি চালু করেন। এ পদ্ধতিতে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত ৮০ হাজার ইউনিয়ন কাউন্সিল সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয়। প্রাপ্তবয়স্ক সর্বস্তরের জনগণের বদলে শুধু তাদের ভোটেই প্রেসিডেন্ট, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের নির্বাচিত করার বিধান করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মৌলিক গণতন্ত্রের ধারণাটি ব্যাখ্যা করো। [/INST] পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইয়ুব খান ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে ১৯৫৮ সালে যে বিশেষ ধরনের গণতন্ত্র চালু করেন তাই মৌলিক গণতন্ত্র নামে পরিচিত।
জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালের ২৭শে অক্টোবর ক্ষমতা দখলের পর নিজের ক্ষমতা ও সামরিক শাসনকে দীর্ঘস্থায়ী করার লক্ষ্যে মৌলিক গণতন্ত্র নামে একটি পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতি চালু করেন। এ পদ্ধতিতে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত ৮০ হাজার ইউনিয়ন কাউন্সিল সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয়। প্রাপ্তবয়স্ক সর্বস্তরের জনগণের বদলে শুধু তাদের ভোটেই প্রেসিডেন্ট, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের নির্বাচিত করার বিধান করা হয়। </s> |
সারাংশ লেখ:
তবে কি সাহিত্যের উদ্দেশ্যে লোককে শিক্ষা দেওয়া? অবশ্য নয়। কেননা কবির মতিগতি শিক্ষকের মতিগতির সম্পূর্ণ বিপরীত। স্কুল না বন্ধ হলে যে খেলার সময় আসে না, এ তো সকলেরই জানা কথা। কিন্তু সাহিত্য-রচনা যে আত্মার লীলা, একথা শিক্ষকেরা স্বীকার করতে প্রস্তুত নন। সুতরাং শিক্ষা ও সাহিত্যের ধর্মকর্ম যে এক নয়, এ সত্যটি একটু স্পষ্ট করে দেখিয়ে দেওয়া আবশ্যক। প্রথমত, শিক্ষা হচ্ছে সেই বস্তু যা লোকে নিতান্ত অনিচ্ছা সত্ত্বেও গলাধঃকরণ করতে বাধ্য হয়, অপরপক্ষে কাব্যরস লোকে শুধু স্বেচ্ছায়-সানন্দে পান করে; কেননা শাস্ত্রমতে সে রস অমৃত। | সাহিত্য শিক্ষার সাথে সম্পর্কিত নয়। সাহিত্যের মধ্য দিয়ে মানবমন খেলা করে এবং মানবাত্মা এর মাধ্যমে আনন্দ লাভ করে। অন্যদিকে শিক্ষার সাথে জীবন-জীবিকার প্রয়োজনের সম্পর্কটি অত্যন্ত নিবিড়। তাই শিক্ষা মানুষ বাধ্য হয়ে গ্রহণ করলেও সাহিত্য সে স্বেচ্ছায় পাঠ করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সারাংশ লেখ:
তবে কি সাহিত্যের উদ্দেশ্যে লোককে শিক্ষা দেওয়া? অবশ্য নয়। কেননা কবির মতিগতি শিক্ষকের মতিগতির সম্পূর্ণ বিপরীত। স্কুল না বন্ধ হলে যে খেলার সময় আসে না, এ তো সকলেরই জানা কথা। কিন্তু সাহিত্য-রচনা যে আত্মার লীলা, একথা শিক্ষকেরা স্বীকার করতে প্রস্তুত নন। সুতরাং শিক্ষা ও সাহিত্যের ধর্মকর্ম যে এক নয়, এ সত্যটি একটু স্পষ্ট করে দেখিয়ে দেওয়া আবশ্যক। প্রথমত, শিক্ষা হচ্ছে সেই বস্তু যা লোকে নিতান্ত অনিচ্ছা সত্ত্বেও গলাধঃকরণ করতে বাধ্য হয়, অপরপক্ষে কাব্যরস লোকে শুধু স্বেচ্ছায়-সানন্দে পান করে; কেননা শাস্ত্রমতে সে রস অমৃত। [/INST] সাহিত্য শিক্ষার সাথে সম্পর্কিত নয়। সাহিত্যের মধ্য দিয়ে মানবমন খেলা করে এবং মানবাত্মা এর মাধ্যমে আনন্দ লাভ করে। অন্যদিকে শিক্ষার সাথে জীবন-জীবিকার প্রয়োজনের সম্পর্কটি অত্যন্ত নিবিড়। তাই শিক্ষা মানুষ বাধ্য হয়ে গ্রহণ করলেও সাহিত্য সে স্বেচ্ছায় পাঠ করে। </s> |
সিয়েরা লিওনের নারী 'হাজাম' মেমিনাতু
আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এখন এই মেয়েদের খৎনা - যাকে ইংরেজিতে সংক্ষেপে বলা হয় 'এফজিএম' বা ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন - করানো হয়েছে এমন জীবিত নারীর সংখ্যা ২০ কোটির বেশি। অনেক আফ্রিকান দেশেই এখন তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে - তবে সিয়েরা লিওনে এখনো এটি চালু আছে।
"আমরা প্রেসিডেন্টের অফিসে ঢুকে প্রতিবাদ করবো। তারা জানে যে এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্য, তা ছাড়া সরকারের অনেকেই আমাদের গোপন সংগঠনে আছে" - বিবিসির টিউলিপ মজুমদারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন মেমিনাতু, যিনি শত শত মেয়ের এফজিএম করিয়েছেন।
সিয়েরা লিওনের সংখ্যাগরিষ্ঠ মেয়েরই এফজিএম হয়েছে। কিন্তু এটা যে একটা নিন্দিত বা যন্ত্রণাদায়ক প্রথা, বা এতে যে মেয়েদের এমনকি মৃত্যুও হয়ে থাকে - এসব কিছুই মানতে রাজী নন ৫৬ বছর বয়স্কা স্মেমিনাতু।
"এগুলো সব মিথ্যে কথা" - বিবিসিকে বলেন তিনি, "এটা মেয়েদের জন্যও ভালো। যে মেয়ের খৎনা করানো হয়নি - সে এক পুরুষে সন্তুষ্ট থাকতে পারে না।"
"কিন্তু এটা করানো হয়েছে এমন মেয়েরা যৌনজীবনে সন্তুষ্ট থাকে, একটি মাত্র পুরুষের সাথে সারা জীবন থাকে।"
আরও পড়ুন:
রোহিঙ্গা বিষয়ে মিয়ানমারকে কেন চাপ দেয়া হচ্ছে না
রাখাইন রাজ্যে দিনের বেলা হেলিকপ্টার আর ধোঁয়ার কুন্ডলী
মিয়ানমার-চীন সীমান্তে বিদ্রোহী ও সেনাবাহিনীর লড়াই
আফ্রিকায় এফ জি এমের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও হয়েছে, কিন্তু গোপনে এ প্রথা চালু আছে বহু দেশেই
কিন্তু এফজিএম করানো হয়েছে এমন মেয়েরা অনেকেই পরবর্তী জীবনে তাদের যন্ত্রণা, ও কষ্টের কথা বলেছেন।
তবে ফ্রিটাউনের এক বস্তিতে তার ঘরে ঝোলানো নিজের মেয়ের ছবি দেখিয়ে মেমিনাতু বলেন, "আমার মেয়ের এই অপারেশন করানো হয়েছে। কিন্তু সে তো ভালো আছে, কলেজে পড়ছে।"
"আমরা মেয়েদের ব্যথা দিই না, এটি একটি মহান এবং প্রাচীন ঐতিহ্য" বলেন তিনি।
প্রতি খৎনা থেকে তিনি পান ১৮০ ডলারের মতো।
কিন্তু সিয়েরা লিওনের সরকার যদি সত্যি এ প্রথা নিষিদ্ধ করে দেয় তাহলে তিনি কি করবেন?
"তাহলে সরকারের আমাদের করার মতো একটা কিছু কাজের সুযোগ করে দিতে হবে" - একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে বলেন মেমিনাতু।
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | সিয়েরা লিওনের নারী 'হাজাম' মেমিনাতুর কথা | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] সিয়েরা লিওনের নারী 'হাজাম' মেমিনাতু
আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এখন এই মেয়েদের খৎনা - যাকে ইংরেজিতে সংক্ষেপে বলা হয় 'এফজিএম' বা ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন - করানো হয়েছে এমন জীবিত নারীর সংখ্যা ২০ কোটির বেশি। অনেক আফ্রিকান দেশেই এখন তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে - তবে সিয়েরা লিওনে এখনো এটি চালু আছে।
"আমরা প্রেসিডেন্টের অফিসে ঢুকে প্রতিবাদ করবো। তারা জানে যে এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্য, তা ছাড়া সরকারের অনেকেই আমাদের গোপন সংগঠনে আছে" - বিবিসির টিউলিপ মজুমদারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন মেমিনাতু, যিনি শত শত মেয়ের এফজিএম করিয়েছেন।
সিয়েরা লিওনের সংখ্যাগরিষ্ঠ মেয়েরই এফজিএম হয়েছে। কিন্তু এটা যে একটা নিন্দিত বা যন্ত্রণাদায়ক প্রথা, বা এতে যে মেয়েদের এমনকি মৃত্যুও হয়ে থাকে - এসব কিছুই মানতে রাজী নন ৫৬ বছর বয়স্কা স্মেমিনাতু।
"এগুলো সব মিথ্যে কথা" - বিবিসিকে বলেন তিনি, "এটা মেয়েদের জন্যও ভালো। যে মেয়ের খৎনা করানো হয়নি - সে এক পুরুষে সন্তুষ্ট থাকতে পারে না।"
"কিন্তু এটা করানো হয়েছে এমন মেয়েরা যৌনজীবনে সন্তুষ্ট থাকে, একটি মাত্র পুরুষের সাথে সারা জীবন থাকে।"
আরও পড়ুন:
রোহিঙ্গা বিষয়ে মিয়ানমারকে কেন চাপ দেয়া হচ্ছে না
রাখাইন রাজ্যে দিনের বেলা হেলিকপ্টার আর ধোঁয়ার কুন্ডলী
মিয়ানমার-চীন সীমান্তে বিদ্রোহী ও সেনাবাহিনীর লড়াই
আফ্রিকায় এফ জি এমের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও হয়েছে, কিন্তু গোপনে এ প্রথা চালু আছে বহু দেশেই
কিন্তু এফজিএম করানো হয়েছে এমন মেয়েরা অনেকেই পরবর্তী জীবনে তাদের যন্ত্রণা, ও কষ্টের কথা বলেছেন।
তবে ফ্রিটাউনের এক বস্তিতে তার ঘরে ঝোলানো নিজের মেয়ের ছবি দেখিয়ে মেমিনাতু বলেন, "আমার মেয়ের এই অপারেশন করানো হয়েছে। কিন্তু সে তো ভালো আছে, কলেজে পড়ছে।"
"আমরা মেয়েদের ব্যথা দিই না, এটি একটি মহান এবং প্রাচীন ঐতিহ্য" বলেন তিনি।
প্রতি খৎনা থেকে তিনি পান ১৮০ ডলারের মতো।
কিন্তু সিয়েরা লিওনের সরকার যদি সত্যি এ প্রথা নিষিদ্ধ করে দেয় তাহলে তিনি কি করবেন?
"তাহলে সরকারের আমাদের করার মতো একটা কিছু কাজের সুযোগ করে দিতে হবে" - একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে বলেন মেমিনাতু।
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম প্রস্তাব করুন | [/INST] সিয়েরা লিওনের নারী 'হাজাম' মেমিনাতুর কথা | </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে জামাল বাগদাদের গভর্নর নিযুক্ত হন। পরে বলকান যুদ্ধে যোগ দেয়ার জন্য তিনি এ দায়িত্ব থেকে সরে দাড়ান। ১৯১২ এর অক্টোবরে তিনি কর্নেল পদে উন্নীত হন। প্রথম বলকান যুদ্ধ সমাপ্ত হওয়ার পর তিনি কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রগ্রেস কর্তৃক অঙ্কিত প্রচারণায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এটি ইউরোপীয় দেশগুলোর সাথে আলোচনার বিপক্ষে করা হয়েছিল। তিনি বাব ই আলি আক্রমণের পর সৃষ্ট সমস্যা দূর করতে চেষ্টা করেন। দ্বিতীয় বলকান যুদ্ধে | জামাল পাশার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি সিইউপির বিপ্লবের পর তিনি কনস্টান্টিনোপলের কমান্ডার হন এবং জনস্বার্থ কাজের মন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি নৌ মন্ত্রী হন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে জামাল বাগদাদের গভর্নর নিযুক্ত হন। পরে বলকান যুদ্ধে যোগ দেয়ার জন্য তিনি এ দায়িত্ব থেকে সরে দাড়ান। ১৯১২ এর অক্টোবরে তিনি কর্নেল পদে উন্নীত হন। প্রথম বলকান যুদ্ধ সমাপ্ত হওয়ার পর তিনি কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রগ্রেস কর্তৃক অঙ্কিত প্রচারণায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এটি ইউরোপীয় দেশগুলোর সাথে আলোচনার বিপক্ষে করা হয়েছিল। তিনি বাব ই আলি আক্রমণের পর সৃষ্ট সমস্যা দূর করতে চেষ্টা করেন। দ্বিতীয় বলকান যুদ্ধে [/INST] জামাল পাশার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি সিইউপির বিপ্লবের পর তিনি কনস্টান্টিনোপলের কমান্ডার হন এবং জনস্বার্থ কাজের মন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি নৌ মন্ত্রী হন। </s> |
আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন বিষয়টি ব্যাখ্যা করো। | আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখা অপরিহার্য্য, কারণ শরীর গঠনে প্রোটিনের ভূমিকা মুখ্য। বিভিন্ন প্রকার খাদ্যে প্রোটিনের পরিমাণ বিভিন্ন রকম। পরিমাণের দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন থাকে বিভিন্ন ভাল জাতীয় খাবারে কিন্তু এরপরেও পুষ্টিবিজ্ঞানীগণ প্রাণিজ প্রোটিনকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।
প্রোটিন তৈরি হয় বিশ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে। গাঠনিক ইউনিট হিসেবে এই বিশ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিডই অত্যাবশ্যকীয়। মানবদেহের চাহিদা অনুসারে মাত্র আটটি অ্যামিনো অ্যাসিড (লিউসিন, আইসোলিউসিন, লাইসিন, মেথিওনিন, থিওনিন, ভ্যালিন, ফিনাইল অ্যালানিন এবং ট্রিপ্টোফ্যান)কে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড বলা হয়। এর কারণ হলো অন্য ১২টি অ্যামিনো অ্যাসিড আমাদের দেহাভ্যন্তরে সংশ্লেষিত হতে পারে কিন্তু উক্ত ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড দেহাভ্যন্তরে সংশ্লেষিত হয় না, খাদ্যের মাধ্যমে দেহে গ্রহণ করা হয়। শিশুদের জন্য আরজিনিন এবং হিস্টিডিন অত্যাবশ্যকীয়। পূর্ণতা প্রাপ্তির আগে জন্মানো শিশুদের আরজিনিন তৈরি প্রক্রিয়ার সূচনা হয় না। তাই খাদ্যের মাধ্যমেই পূরণ করা হয়। শিশুদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড ১০টি।
সব প্রোটিনে সব অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে না, তাই যে সব প্রোটিনে সবকটি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, খাদ্য তালিকায় সেগুলোই প্রাধান্য দেয়া উচিত। এদিক থেকে প্রাণিজ প্রোটিনই (মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ইত্যাদি) অগ্রগামী (উৎকৃষ্ট) এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন (যেমন: ডাল) অনুগামী।
প্রকৃতপক্ষে প্রোটিনের মান বিচারে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিডসমূহের উপস্থিতিই প্রধান বিবেচ্য বিষয় নয়। অত্যাবশ্যকীয় ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিডের একটিও যদি মিনিমাম আদর্শ পরিমাণের চেয়ে কম থাকে তা হলেই এর মান কমে যায়। কারণ দেহ সঠিক পরিমাণে তা শোষণ করতে পারে না। মানের দিক থেকে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন পিছনে থাকার এটিই কারণ। আদর্শ প্রোটিন পাওয়া যায় ডিম এবং দুধে। তাই এ দুটি আদর্শ খাবার। চালের প্রোটিন এবং ডালের প্রোটিন এক সাথে হলে একটির অভাব অপরটি কিছুটা পূরণ করে, তাই চাল-ডালের খিচুড়ির পুষ্টিমান ভাত এবং ডালের চেয়ে উপরে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন বিষয়টি ব্যাখ্যা করো। [/INST] আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখা অপরিহার্য্য, কারণ শরীর গঠনে প্রোটিনের ভূমিকা মুখ্য। বিভিন্ন প্রকার খাদ্যে প্রোটিনের পরিমাণ বিভিন্ন রকম। পরিমাণের দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন থাকে বিভিন্ন ভাল জাতীয় খাবারে কিন্তু এরপরেও পুষ্টিবিজ্ঞানীগণ প্রাণিজ প্রোটিনকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।
প্রোটিন তৈরি হয় বিশ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে। গাঠনিক ইউনিট হিসেবে এই বিশ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিডই অত্যাবশ্যকীয়। মানবদেহের চাহিদা অনুসারে মাত্র আটটি অ্যামিনো অ্যাসিড (লিউসিন, আইসোলিউসিন, লাইসিন, মেথিওনিন, থিওনিন, ভ্যালিন, ফিনাইল অ্যালানিন এবং ট্রিপ্টোফ্যান)কে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড বলা হয়। এর কারণ হলো অন্য ১২টি অ্যামিনো অ্যাসিড আমাদের দেহাভ্যন্তরে সংশ্লেষিত হতে পারে কিন্তু উক্ত ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড দেহাভ্যন্তরে সংশ্লেষিত হয় না, খাদ্যের মাধ্যমে দেহে গ্রহণ করা হয়। শিশুদের জন্য আরজিনিন এবং হিস্টিডিন অত্যাবশ্যকীয়। পূর্ণতা প্রাপ্তির আগে জন্মানো শিশুদের আরজিনিন তৈরি প্রক্রিয়ার সূচনা হয় না। তাই খাদ্যের মাধ্যমেই পূরণ করা হয়। শিশুদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড ১০টি।
সব প্রোটিনে সব অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে না, তাই যে সব প্রোটিনে সবকটি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, খাদ্য তালিকায় সেগুলোই প্রাধান্য দেয়া উচিত। এদিক থেকে প্রাণিজ প্রোটিনই (মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ইত্যাদি) অগ্রগামী (উৎকৃষ্ট) এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন (যেমন: ডাল) অনুগামী।
প্রকৃতপক্ষে প্রোটিনের মান বিচারে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিডসমূহের উপস্থিতিই প্রধান বিবেচ্য বিষয় নয়। অত্যাবশ্যকীয় ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিডের একটিও যদি মিনিমাম আদর্শ পরিমাণের চেয়ে কম থাকে তা হলেই এর মান কমে যায়। কারণ দেহ সঠিক পরিমাণে তা শোষণ করতে পারে না। মানের দিক থেকে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন পিছনে থাকার এটিই কারণ। আদর্শ প্রোটিন পাওয়া যায় ডিম এবং দুধে। তাই এ দুটি আদর্শ খাবার। চালের প্রোটিন এবং ডালের প্রোটিন এক সাথে হলে একটির অভাব অপরটি কিছুটা পূরণ করে, তাই চাল-ডালের খিচুড়ির পুষ্টিমান ভাত এবং ডালের চেয়ে উপরে। </s> |
তারহীন দ্রুতগতিসম্পন্ন নেটওয়ার্ক ব্যাখ্যা করুন। | তারবিহীন দ্রুতগতিসম্পন্ন নেটওয়ার্ক হলো কমিউনিকেশন সিস্টেম। কোনো প্রকার তার ব্যবহার না করে ওয়্যারলেস একাধিক ডিভাইসের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান তথা যোগাযোগ করার পদ্ধতিকে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম বলা হয়।
ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন বাস্তবায়নে পয়েন্ট টু পয়েন্ট কমিউনিকেশন, পয়েন্ট টু মাল্টি পয়েন্ট কমিউনিকেশন, ব্রডকাস্টিং, সেলুলার নেটওয়ার্ক এবং অন্যান্য তারবিহীন নেটওয়ার্ক সম্পৃক্ত থাকে। রেডিও কমিউনিকেশন সিস্টেম, কর্ডলেস টেলিফোন, সেলুলার নেটওয়ার্ক, শর্ট রেঞ্জ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট কমিউনিকেশন, ওয়্যারলেস মাইক্রোফোন, রিমোট কন্ট্রোল, ওয়্যারলেস ইউএসবি, ওয়্যারলেস সেন্সর নেটওয়ার্ক, পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক, ব্লুটুথ, ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক, ওয়াইফাই ইত্যাদি ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের উদাহরণ। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] তারহীন দ্রুতগতিসম্পন্ন নেটওয়ার্ক ব্যাখ্যা করুন। [/INST] তারবিহীন দ্রুতগতিসম্পন্ন নেটওয়ার্ক হলো কমিউনিকেশন সিস্টেম। কোনো প্রকার তার ব্যবহার না করে ওয়্যারলেস একাধিক ডিভাইসের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান তথা যোগাযোগ করার পদ্ধতিকে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম বলা হয়।
ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন বাস্তবায়নে পয়েন্ট টু পয়েন্ট কমিউনিকেশন, পয়েন্ট টু মাল্টি পয়েন্ট কমিউনিকেশন, ব্রডকাস্টিং, সেলুলার নেটওয়ার্ক এবং অন্যান্য তারবিহীন নেটওয়ার্ক সম্পৃক্ত থাকে। রেডিও কমিউনিকেশন সিস্টেম, কর্ডলেস টেলিফোন, সেলুলার নেটওয়ার্ক, শর্ট রেঞ্জ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট কমিউনিকেশন, ওয়্যারলেস মাইক্রোফোন, রিমোট কন্ট্রোল, ওয়্যারলেস ইউএসবি, ওয়্যারলেস সেন্সর নেটওয়ার্ক, পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক, ব্লুটুথ, ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক, ওয়াইফাই ইত্যাদি ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের উদাহরণ। </s> |
অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন
ঔপনিবেশিক পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত ৪র্থ তথা শেষ ক্যাডেট কলেজ ‘রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ’ । পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান ১৯৬৪ সালের ৬ই নভেম্বর আয়ুব ক্যাডেট কলেজ নামে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান ১৯৬৬ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি আয়ুব ক্যাডেট কলেজের উদ্বোধন করেন। পদ্মা নদীর তীরে ১১০ একর জমির উপর তিনটি হাউস ( হোস্টেল) নিয়ে এ ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন উইং কমান্ডার মোহাম্মদ সাঈদ, পিএএফ। কলেজের প্রথম বাঙ্গালী অধ্যক্ষ এম বকীয়তুল্লাহ । বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর আইয়ুব ক্যাডেট কলেজের নাম পরিবর্তন করে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ রাখা হয়। এই ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের সংগঠন Old Rajshahi Cadets Association (ORCA)- অরকা নামে পরিচিত।
প্রশ্ন :
রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ? | রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৬ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন
ঔপনিবেশিক পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত ৪র্থ তথা শেষ ক্যাডেট কলেজ ‘রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ’ । পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান ১৯৬৪ সালের ৬ই নভেম্বর আয়ুব ক্যাডেট কলেজ নামে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান ১৯৬৬ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি আয়ুব ক্যাডেট কলেজের উদ্বোধন করেন। পদ্মা নদীর তীরে ১১০ একর জমির উপর তিনটি হাউস ( হোস্টেল) নিয়ে এ ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন উইং কমান্ডার মোহাম্মদ সাঈদ, পিএএফ। কলেজের প্রথম বাঙ্গালী অধ্যক্ষ এম বকীয়তুল্লাহ । বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর আইয়ুব ক্যাডেট কলেজের নাম পরিবর্তন করে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ রাখা হয়। এই ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের সংগঠন Old Rajshahi Cadets Association (ORCA)- অরকা নামে পরিচিত।
প্রশ্ন :
রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ? [/INST] রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৬ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি | </s> |
"কূপের ব্যাঙ" বাগধারাটির অর্থ কী? | একটি কূপের ভিতরে থাকা একটি ব্যাঙ ভাববে যে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জলাশয়টি কূপ, কারণ এটি তার দৃশ্যমান। তিনি সংকীর্ণ মনের তাই তিনি বিশ্বাস করবেন না যে সমুদ্র এবং মহাসাগরের মতো বড় জলাশয় রয়েছে। যে ব্যক্তি সংকীর্ণ মনের এবং নতুন অভিজ্ঞতার জন্য উন্মুক্ত নয় তাই তাকে কূপের ব্যাঙ বলা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] "কূপের ব্যাঙ" বাগধারাটির অর্থ কী? [/INST] একটি কূপের ভিতরে থাকা একটি ব্যাঙ ভাববে যে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জলাশয়টি কূপ, কারণ এটি তার দৃশ্যমান। তিনি সংকীর্ণ মনের তাই তিনি বিশ্বাস করবেন না যে সমুদ্র এবং মহাসাগরের মতো বড় জলাশয় রয়েছে। যে ব্যক্তি সংকীর্ণ মনের এবং নতুন অভিজ্ঞতার জন্য উন্মুক্ত নয় তাই তাকে কূপের ব্যাঙ বলা হয়। </s> |
মুনাফা সর্বাধিকরণের উদ্দেশ্য শেয়ারহোল্ডারদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য পূরণ করতে পারে কি না তা অর্থসংস্থানের আলোকে বিশ্লেষণ করো। | অর্থসংস্থানের প্রধান উদ্দেশ্যই হলো মানুষের বিভিন্ন প্রকার দ্রব্য ও সেবার অভাব পূরণ করে কারবারে নিযুক্ত ব্যক্তির জন্য মুনাফা অর্জন করা। আর্থিক ব্যবস্থাপক যাবতীয় আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে মুনাফা সর্বাধিকরণ নিশ্চিত করতে। যা মালিকের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধিকরণের প্রধান হাতিয়ার হিসাবে বিবেচিত হয়। এই ধারণা অনুযায়ী যে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলে প্রতিষ্ঠানের মুনাফা সর্বাধিক হবে তা গ্রহণযোগ্য হবে। অর্থাৎ, প্রতিষ্ঠানের অর্থ সংগ্রহ, বিনিয়োগ ও লভ্যাংশ নীতি সংক্রান্ত আর্থিক সিদ্ধান্তসমূহ সর্বাধিক মুনাফা অর্জনের ভিত্তিতে গ্রহণ করা উচিত। প্রতিষ্ঠান সর্বাধিক মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে দক্ষ হতে পারে। আবার মুনাফা সর্বাধিকরণ হলে অর্থনৈতিক সম্পদের সুষ্ঠু ও দক্ষ ব্যবহার নিশ্চিত হয় এবং সামাজিক কল্যাণ সম্ভব হয়।
কিন্তু মুনাফা শব্দটির সঠিক ও সুনির্দিষ্ট কোন অর্থ নেই। বিভিন্ন জনের নিকট ইহার বিভিন্ন অর্থ হয়ে থাকে। স্বল্পমেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি মুনাফা হতে পারে। মোট মুনাফা বা মুনাফার হার হতে পারে। আয়কর পূর্ব মুনাফা বা আয়কর পরবর্তী মুনাফা হতে পারে। আবার মুনাফা মোট সম্পত্তির উপর বা মোট বিনিয়োজিত মূলধনের উপর গণনা করা হতে পারে। মুনাফা সর্বাধিকরণ বলতে কোন মুনাফা সর্বাধিকরণ বুঝানো হয় ইহার কোন সঠিক অর্থ নেই। যেমন- অধিক শেয়ারে মূলধন বিনিয়োগ করলে প্রতিষ্ঠানের মোট মুনাফা বৃদ্ধি পায় সত্য কিন্তু শেয়ার প্রতি মুনাফা হ্রাস পেতে পারে। ফলে শেয়ার হোল্ডারগণের আয় ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য হ্রাস পাবে।
আবার মুনাফা অর্জনের সময়ও অর্থের সময় মূল্য বিবেচিত হয় না। সম্পত্তির সময়কালে মোট মুনাফা অর্জনই সম্পত্তির কর্ম ক্ষমতা পরিমাণের হাতিয়ার ধরা হয়।
আবার সর্বাধিক মুনাফার কোন ঝুঁকিপূর্ণ বা অনিশ্চয়তার বিষয়েও গুরুত্ব আরোপ করা হয় না। ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারী কম আগ্রহী হয়।
উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, মুনাফা সর্বাধিকরণের উদ্দেশ্যে শেয়ারহোল্ডারদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যপূরণ করতে পারে না। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মুনাফা সর্বাধিকরণের উদ্দেশ্য শেয়ারহোল্ডারদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য পূরণ করতে পারে কি না তা অর্থসংস্থানের আলোকে বিশ্লেষণ করো। [/INST] অর্থসংস্থানের প্রধান উদ্দেশ্যই হলো মানুষের বিভিন্ন প্রকার দ্রব্য ও সেবার অভাব পূরণ করে কারবারে নিযুক্ত ব্যক্তির জন্য মুনাফা অর্জন করা। আর্থিক ব্যবস্থাপক যাবতীয় আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে মুনাফা সর্বাধিকরণ নিশ্চিত করতে। যা মালিকের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধিকরণের প্রধান হাতিয়ার হিসাবে বিবেচিত হয়। এই ধারণা অনুযায়ী যে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলে প্রতিষ্ঠানের মুনাফা সর্বাধিক হবে তা গ্রহণযোগ্য হবে। অর্থাৎ, প্রতিষ্ঠানের অর্থ সংগ্রহ, বিনিয়োগ ও লভ্যাংশ নীতি সংক্রান্ত আর্থিক সিদ্ধান্তসমূহ সর্বাধিক মুনাফা অর্জনের ভিত্তিতে গ্রহণ করা উচিত। প্রতিষ্ঠান সর্বাধিক মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে দক্ষ হতে পারে। আবার মুনাফা সর্বাধিকরণ হলে অর্থনৈতিক সম্পদের সুষ্ঠু ও দক্ষ ব্যবহার নিশ্চিত হয় এবং সামাজিক কল্যাণ সম্ভব হয়।
কিন্তু মুনাফা শব্দটির সঠিক ও সুনির্দিষ্ট কোন অর্থ নেই। বিভিন্ন জনের নিকট ইহার বিভিন্ন অর্থ হয়ে থাকে। স্বল্পমেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি মুনাফা হতে পারে। মোট মুনাফা বা মুনাফার হার হতে পারে। আয়কর পূর্ব মুনাফা বা আয়কর পরবর্তী মুনাফা হতে পারে। আবার মুনাফা মোট সম্পত্তির উপর বা মোট বিনিয়োজিত মূলধনের উপর গণনা করা হতে পারে। মুনাফা সর্বাধিকরণ বলতে কোন মুনাফা সর্বাধিকরণ বুঝানো হয় ইহার কোন সঠিক অর্থ নেই। যেমন- অধিক শেয়ারে মূলধন বিনিয়োগ করলে প্রতিষ্ঠানের মোট মুনাফা বৃদ্ধি পায় সত্য কিন্তু শেয়ার প্রতি মুনাফা হ্রাস পেতে পারে। ফলে শেয়ার হোল্ডারগণের আয় ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য হ্রাস পাবে।
আবার মুনাফা অর্জনের সময়ও অর্থের সময় মূল্য বিবেচিত হয় না। সম্পত্তির সময়কালে মোট মুনাফা অর্জনই সম্পত্তির কর্ম ক্ষমতা পরিমাণের হাতিয়ার ধরা হয়।
আবার সর্বাধিক মুনাফার কোন ঝুঁকিপূর্ণ বা অনিশ্চয়তার বিষয়েও গুরুত্ব আরোপ করা হয় না। ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারী কম আগ্রহী হয়।
উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, মুনাফা সর্বাধিকরণের উদ্দেশ্যে শেয়ারহোল্ডারদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যপূরণ করতে পারে না। </s> |
সবথেকে ছোটো পাখির নাম কী? | সবচেয়ে ছোট পাখির নাম হলো হামিংবার্ড। এরা দক্ষিণ আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা এবং উত্তর আমেরিকার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। হামিংবার্ডের দৈর্ঘ্য মাত্র ৫ থেকে ৭ সেন্টিমিটার এবং ওজন ২ থেকে ৩ গ্রাম। এদের ডানাগুলি খুব দ্রুত ঝাপটায়, প্রতি সেকেন্ডে ৫০ থেকে ৮০ বার পর্যন্ত। হামিংবার্ডরা ফুলের মধু খেয়ে বেঁচে থাকে। এরা খুব দ্রুত উড়তে পারে এবং ফুলের মধ্যে মুখ ঢুকিয়ে মধু খায়। হামিংবার্ডরা খুব সুন্দর পাখি এবং এদের দেখতে খুব ভালো লাগে।
হামিংবার্ডের মধ্যে সবচেয়ে ছোট পাখি হলো নীল ঠোঁট হামিংবার্ড (Bee Hummingbird)। এর দৈর্ঘ্য মাত্র ৫.৭ সেন্টিমিটার এবং ওজন ১.৬ গ্রাম। এটি কুবার দ্বীপে পাওয়া যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad | <s>[INST] সবথেকে ছোটো পাখির নাম কী? [/INST] সবচেয়ে ছোট পাখির নাম হলো হামিংবার্ড। এরা দক্ষিণ আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা এবং উত্তর আমেরিকার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। হামিংবার্ডের দৈর্ঘ্য মাত্র ৫ থেকে ৭ সেন্টিমিটার এবং ওজন ২ থেকে ৩ গ্রাম। এদের ডানাগুলি খুব দ্রুত ঝাপটায়, প্রতি সেকেন্ডে ৫০ থেকে ৮০ বার পর্যন্ত। হামিংবার্ডরা ফুলের মধু খেয়ে বেঁচে থাকে। এরা খুব দ্রুত উড়তে পারে এবং ফুলের মধ্যে মুখ ঢুকিয়ে মধু খায়। হামিংবার্ডরা খুব সুন্দর পাখি এবং এদের দেখতে খুব ভালো লাগে।
হামিংবার্ডের মধ্যে সবচেয়ে ছোট পাখি হলো নীল ঠোঁট হামিংবার্ড (Bee Hummingbird)। এর দৈর্ঘ্য মাত্র ৫.৭ সেন্টিমিটার এবং ওজন ১.৬ গ্রাম। এটি কুবার দ্বীপে পাওয়া যায়। </s> |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন :
মুর্শিদাবাদ জেলা পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা বিভাগের একটি জেলা। এই জেলার মধ্য দিয়ে ভাগীরথী নদী বয়ে গিয়ে জেলাকে দুভাগে ভাগ করেছে। নদীর পশ্চিমের অংশ রাঢ় ও পূর্বের অংশ বাঘিড়া নামে পরিচিত।[2] ৫.৩১৪ বর্গ কিলোমিটার (২,০৬২ বর্গ মাইল) আয়তনের এলাকা এবং ৭১.০২ লক্ষ জনসংখ্যা থাকায় এটি একটি জনবহুল জেলা। মুর্শিদাবাদ ভারতের নবমতম (ভারতের ৬৪১টি জেলার মধ্যে) জনবহুল জেলা।[3] এই জেলার সদর দপ্তর বহরমপুর শহরে অবস্থিত।
প্রশ্ন :
"পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার সদর শহর কোনটি ?" | বহরমপুর | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন :
মুর্শিদাবাদ জেলা পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা বিভাগের একটি জেলা। এই জেলার মধ্য দিয়ে ভাগীরথী নদী বয়ে গিয়ে জেলাকে দুভাগে ভাগ করেছে। নদীর পশ্চিমের অংশ রাঢ় ও পূর্বের অংশ বাঘিড়া নামে পরিচিত।[2] ৫.৩১৪ বর্গ কিলোমিটার (২,০৬২ বর্গ মাইল) আয়তনের এলাকা এবং ৭১.০২ লক্ষ জনসংখ্যা থাকায় এটি একটি জনবহুল জেলা। মুর্শিদাবাদ ভারতের নবমতম (ভারতের ৬৪১টি জেলার মধ্যে) জনবহুল জেলা।[3] এই জেলার সদর দপ্তর বহরমপুর শহরে অবস্থিত।
প্রশ্ন :
"পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার সদর শহর কোনটি ?" [/INST] বহরমপুর </s> |
গ্লাসনস্ত নীতি কী এবং এটি কোন দেশে চালু হয়েছিল? | রুশ শব্দ গ্লাসনস্ত মানে খোলানীতি। সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ এ নীতির প্রবর্তক। ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন থেকে সমাজতন্ত্র ব্যবস্থার বা পার্টি ও রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন নেতাদের বিরোধিতা বা সমালোচনা করার অবকাশ সম্পূর্ণভাবে রুদ্ধ হয়। কিন্তু গর্বাচেভ ক্ষমতাসীন হয়েই অভ্যন্তরীণ ও পররাষ্ট্রীয় উভয় ক্ষেত্রেই নাটকীয় ভূমিকা গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৭ সালে ঘোষণা করেন যে, অতঃপর সোভিয়েত ইউনিয়নের জনগণ নির্ভয়ে খোলামেলাভাবে তাদের মতামত প্রকাশ করতে পারবেন এবং পার্টি ও রাষ্ট্রীয় নেতাদের কর্মকাণ্ডেরও সমালোচনা করতে পারবেন। গর্বাচেভ নিজেই তার এই নীতিকে গ্লাসনস্ত বলে অভিহিত করেন। অনেকটা এই গ্লাসনস্তের কারণেই সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যায় এবং সমাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] গ্লাসনস্ত নীতি কী এবং এটি কোন দেশে চালু হয়েছিল? [/INST] রুশ শব্দ গ্লাসনস্ত মানে খোলানীতি। সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ এ নীতির প্রবর্তক। ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন থেকে সমাজতন্ত্র ব্যবস্থার বা পার্টি ও রাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন নেতাদের বিরোধিতা বা সমালোচনা করার অবকাশ সম্পূর্ণভাবে রুদ্ধ হয়। কিন্তু গর্বাচেভ ক্ষমতাসীন হয়েই অভ্যন্তরীণ ও পররাষ্ট্রীয় উভয় ক্ষেত্রেই নাটকীয় ভূমিকা গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৭ সালে ঘোষণা করেন যে, অতঃপর সোভিয়েত ইউনিয়নের জনগণ নির্ভয়ে খোলামেলাভাবে তাদের মতামত প্রকাশ করতে পারবেন এবং পার্টি ও রাষ্ট্রীয় নেতাদের কর্মকাণ্ডেরও সমালোচনা করতে পারবেন। গর্বাচেভ নিজেই তার এই নীতিকে গ্লাসনস্ত বলে অভিহিত করেন। অনেকটা এই গ্লাসনস্তের কারণেই সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যায় এবং সমাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। </s> |
গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট কি? | একটি গ্রাফিক্স প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট হল হার্ডওয়্যার যা গ্রাফিক্স তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। গ্রাফিক্স তথ্য সাধারণত ম্যাট্রিক্স গুণনের পরিপ্রেক্ষিতে এবং GPU গুলি CPU গুলির তুলনায় অনেক দ্রুত এই ক্রিয়াকলাপগুলি সম্পাদন করতে সক্ষম। GPU এর নিজস্ব মেমরি আছে। এগুলি গেমিং অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য তৈরি করা হয়েছিল তবে এখন সেগুলি মেশিন লার্নিং মডেলের প্রশিক্ষণের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু ম্যাট্রিক্স অপারেশনগুলি অনেক দ্রুত সঞ্চালিত হয়, তাই প্রশিক্ষণের সময় এগিয়ে এবং পিছনের পাসগুলি দ্রুততর হয় এবং প্রশিক্ষণের সময় উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট কি? [/INST] একটি গ্রাফিক্স প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট হল হার্ডওয়্যার যা গ্রাফিক্স তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। গ্রাফিক্স তথ্য সাধারণত ম্যাট্রিক্স গুণনের পরিপ্রেক্ষিতে এবং GPU গুলি CPU গুলির তুলনায় অনেক দ্রুত এই ক্রিয়াকলাপগুলি সম্পাদন করতে সক্ষম। GPU এর নিজস্ব মেমরি আছে। এগুলি গেমিং অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য তৈরি করা হয়েছিল তবে এখন সেগুলি মেশিন লার্নিং মডেলের প্রশিক্ষণের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু ম্যাট্রিক্স অপারেশনগুলি অনেক দ্রুত সঞ্চালিত হয়, তাই প্রশিক্ষণের সময় এগিয়ে এবং পিছনের পাসগুলি দ্রুততর হয় এবং প্রশিক্ষণের সময় উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায় </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০০৫ সালে, গাভ্রানোভিচ সুইজারল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে সুইজারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ৬ বছর যাবত সুইজারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে সুইজারল্যান্ডের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; সুইজারল্যান্ডের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৩০ ম্যাচে ১৪টি গোল করেছেন। তিনি সুইজারল্যান্ডের হয়ে এপর্যন্ত ২টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৪ এবং ২০১৮) এবং ১টি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে ( | ২০২০) অংশগ্রহণ করেছেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০০৫ সালে, গাভ্রানোভিচ সুইজারল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে সুইজারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ৬ বছর যাবত সুইজারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে সুইজারল্যান্ডের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; সুইজারল্যান্ডের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৩০ ম্যাচে ১৪টি গোল করেছেন। তিনি সুইজারল্যান্ডের হয়ে এপর্যন্ত ২টি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৪ এবং ২০১৮) এবং ১টি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে ( [/INST] ২০২০) অংশগ্রহণ করেছেন। </s> |
শুক্র গ্রহে এসিড বৃষ্টি হয় কেন? | শুক্র গ্রহের বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা খুব বেশি হওয়ায় গ্রহটিতে এসিড বৃষ্টি হয়।
সাধারণত বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড প্রভৃতি ক্ষতিকর গ্যাসের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে এসিড বৃষ্টি হয়ে থাকে। সৌরজগতের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম গ্রহ শুক্রের পৃথিবীর মতো বায়ুমণ্ডল আছে। কিন্তু এতে অক্সিজেন নেই। অন্যদিকে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ প্রায় শতকরা ৯৬ ভাগ। মূলত কার্বন ডাই-অক্সাইডের ঘন মেঘের কারণে এ গ্রহে যে বৃষ্টিপাত হয় তা এসিডে পূর্ণ থাকে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] শুক্র গ্রহে এসিড বৃষ্টি হয় কেন? [/INST] শুক্র গ্রহের বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা খুব বেশি হওয়ায় গ্রহটিতে এসিড বৃষ্টি হয়।
সাধারণত বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড প্রভৃতি ক্ষতিকর গ্যাসের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে এসিড বৃষ্টি হয়ে থাকে। সৌরজগতের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম গ্রহ শুক্রের পৃথিবীর মতো বায়ুমণ্ডল আছে। কিন্তু এতে অক্সিজেন নেই। অন্যদিকে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ প্রায় শতকরা ৯৬ ভাগ। মূলত কার্বন ডাই-অক্সাইডের ঘন মেঘের কারণে এ গ্রহে যে বৃষ্টিপাত হয় তা এসিডে পূর্ণ থাকে। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
মঙ্গোলিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া একত্রে | ইরাক যুদ্ধ, ও আফগানিস্তান এর যুদ্ধে অংশ নিয়েছে। এছাড়াও এই দুই দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনী, দক্ষিণ সুদান, কসোভো এবং সিয়েরা লিয়নে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করেছে। এছাড়াও, মঙ্গোলিয়ার বার্ষিক কুচকাওয়াজে অস্ট্রেলিয়া প্রতিবছরই উপস্থিত থাকে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
মঙ্গোলিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া একত্রে [/INST] ইরাক যুদ্ধ, ও আফগানিস্তান এর যুদ্ধে অংশ নিয়েছে। এছাড়াও এই দুই দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনী, দক্ষিণ সুদান, কসোভো এবং সিয়েরা লিয়নে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করেছে। এছাড়াও, মঙ্গোলিয়ার বার্ষিক কুচকাওয়াজে অস্ট্রেলিয়া প্রতিবছরই উপস্থিত থাকে। </s> |
এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশেও সরকারের গৃহীত কর্মকাণ্ডের সমালোচনায় সরব ছিলেন। | ফলে, তৎকালীন সরকারের রোষানল থেকেও তিনি রেহাই পাননি। ১৯৭৩ সালে ‘নারায়ণপুর কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করেন। এবারও মহাবিদ্যালয়টি সরকারী অনুমোদন লাভে ব্যর্থ হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশেও সরকারের গৃহীত কর্মকাণ্ডের সমালোচনায় সরব ছিলেন। [/INST] ফলে, তৎকালীন সরকারের রোষানল থেকেও তিনি রেহাই পাননি। ১৯৭৩ সালে ‘নারায়ণপুর কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করেন। এবারও মহাবিদ্যালয়টি সরকারী অনুমোদন লাভে ব্যর্থ হয়। </s> |
শফিক সাহেব তার গবেষণাগারে দিনাজপুরের ঐতিহ্য ধারণের লক্ষ্যে লিচু নিয়ে গবেষণা করে, তার ফলাফল সংরক্ষণ করেন। তিনি গবেষণাগারের প্রবেশমুখে এমন একটি যন্ত্র বসিয়েছেন যেটির দিকে নির্দিষ্ট সময় তাকালে অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন। গবেষণাগারের প্রবেশমুখে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা কর। | উদ্দীপকের গবেষণার প্রবেশমুখে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি হলো আইরিশ শনাক্তকরণ বা আইরিশ স্ক্যানিং বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তি।
প্রত্যেক ব্যক্তির চোখের মণির রঙিন অংশ ইউনিক বা অদ্বিতীয় হয়ে থাকে। আইরিশ স্ক্যানিং বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তিতে, চোখের মণির চারপাশে বেষ্টিত রঙিন বলয় বা আইরিশ বিশ্লেষণ করে মানুষকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করা হয়। এক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তিকে তার মাথা ও চোখকে স্থির অবস্থায় ক্যামেরা সংযুক্ত একটি ডিভাইসের সম্মুখে স্থাপন করতে হয়। উক্ত ক্যামেরাটি চোখের দুটো ফটোগ্রাফ গ্রহণ করে, যার মধ্যে একটি সাধারণ আলোতেও অদৃশ্য আলো তথা ইনফ্রারেড আলোতে গ্রহণ করা হয়। এই দুই ফটোগ্রাফকে কমপিউটারে নেয়ার পর এর অপ্রয়োজনীয় অংশগুলো সরিয়ে ফেলা হয় এবং এখান থেকে প্রায় ২৪০টি অদ্বিতীয় বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়। এগুলোকে একটি নিউমেরিক কোডে রূপান্তর করে তা আইরিস কোড হিসেবে এক্সট্র্যাক্ট করা হয়। অতঃপর পূর্বে সংরক্ষণ করা আইরিস কোডের সাথে তা ম্যাচিং করে কোনো ব্যক্তিকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করা হয়।
উদ্দীপকে দেখা যাচ্ছে. শফিক সাহেব গবেষণাগারের প্রবেশমুখে এমন একটি যন্ত্র বসিয়েছেন যেটির দিকে নির্দিষ্ট সময় তাকালে অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে অবশ্যই আইরিশ শনাক্তকরণ বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়েছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] শফিক সাহেব তার গবেষণাগারে দিনাজপুরের ঐতিহ্য ধারণের লক্ষ্যে লিচু নিয়ে গবেষণা করে, তার ফলাফল সংরক্ষণ করেন। তিনি গবেষণাগারের প্রবেশমুখে এমন একটি যন্ত্র বসিয়েছেন যেটির দিকে নির্দিষ্ট সময় তাকালে অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন। গবেষণাগারের প্রবেশমুখে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা কর। [/INST] উদ্দীপকের গবেষণার প্রবেশমুখে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি হলো আইরিশ শনাক্তকরণ বা আইরিশ স্ক্যানিং বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তি।
প্রত্যেক ব্যক্তির চোখের মণির রঙিন অংশ ইউনিক বা অদ্বিতীয় হয়ে থাকে। আইরিশ স্ক্যানিং বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তিতে, চোখের মণির চারপাশে বেষ্টিত রঙিন বলয় বা আইরিশ বিশ্লেষণ করে মানুষকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করা হয়। এক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তিকে তার মাথা ও চোখকে স্থির অবস্থায় ক্যামেরা সংযুক্ত একটি ডিভাইসের সম্মুখে স্থাপন করতে হয়। উক্ত ক্যামেরাটি চোখের দুটো ফটোগ্রাফ গ্রহণ করে, যার মধ্যে একটি সাধারণ আলোতেও অদৃশ্য আলো তথা ইনফ্রারেড আলোতে গ্রহণ করা হয়। এই দুই ফটোগ্রাফকে কমপিউটারে নেয়ার পর এর অপ্রয়োজনীয় অংশগুলো সরিয়ে ফেলা হয় এবং এখান থেকে প্রায় ২৪০টি অদ্বিতীয় বিন্দুকে শনাক্ত করা হয়। এগুলোকে একটি নিউমেরিক কোডে রূপান্তর করে তা আইরিস কোড হিসেবে এক্সট্র্যাক্ট করা হয়। অতঃপর পূর্বে সংরক্ষণ করা আইরিস কোডের সাথে তা ম্যাচিং করে কোনো ব্যক্তিকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করা হয়।
উদ্দীপকে দেখা যাচ্ছে. শফিক সাহেব গবেষণাগারের প্রবেশমুখে এমন একটি যন্ত্র বসিয়েছেন যেটির দিকে নির্দিষ্ট সময় তাকালে অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে অবশ্যই আইরিশ শনাক্তকরণ বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়েছে। </s> |
বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরে দ্বিতীয় বিপ্লব বলতে কী বোঝায়? | যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠন ও শোষণহীন সমাজ গঠনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দ্বিতীয় বিপ্লব কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশের অভ্যন্তরে মজুতদার, দুর্নীতিবাজ ও ষড়যন্ত্রকারী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা এবং ১৯৭৩-৭৪ সালের বন্যা দেশের খাদ্য সংকটকে তীব্র করে তোলে। এ পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু সরকার ১৯৭৫ সালে জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি ও শোষণহীন সমাজ গঠনের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ, ন্যাপ, কমিউনিস্ট পার্টিসহ বিভিন্ন দল নিয়ে বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) গঠন করেন। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু দেশের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন একটি ব্যবস্থা প্রবর্তনের উদ্যোগ নেন। এটিকে তিনি দ্বিতীয় বিপ্লব নামে অভিহিত করেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরে দ্বিতীয় বিপ্লব বলতে কী বোঝায়? [/INST] যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠন ও শোষণহীন সমাজ গঠনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দ্বিতীয় বিপ্লব কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশের অভ্যন্তরে মজুতদার, দুর্নীতিবাজ ও ষড়যন্ত্রকারী গোষ্ঠীর অপতৎপরতা এবং ১৯৭৩-৭৪ সালের বন্যা দেশের খাদ্য সংকটকে তীব্র করে তোলে। এ পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু সরকার ১৯৭৫ সালে জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি ও শোষণহীন সমাজ গঠনের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ, ন্যাপ, কমিউনিস্ট পার্টিসহ বিভিন্ন দল নিয়ে বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) গঠন করেন। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু দেশের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন একটি ব্যবস্থা প্রবর্তনের উদ্যোগ নেন। এটিকে তিনি দ্বিতীয় বিপ্লব নামে অভিহিত করেন। </s> |
Write a continuation for this paragraph - সাভার ভবন ধস | ঘটনায় প্রায় ১,০০০ জন মৃত্যুবরণ করে। | Bengali | ben | re-annotations | ab13c181653d70e258f4422a5ce1ff491328ee0243bf347d9ca1bf949c08d2ee | <s>[INST] Write a continuation for this paragraph - সাভার ভবন ধস [/INST] ঘটনায় প্রায় ১,০০০ জন মৃত্যুবরণ করে। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯১৬ সালে আরব বিদ্রোহ শুরু হলে তা মধ্যপ্রাচ্য রণাঙ্গনে উসমানীয়দের স্রোতকে উল্টে দেয়। ১৯১৮ সালের ৩০ অক্টোবর মুড্রোসের যুদ্ধবিরতি | স্বাক্ষর হলে তা মধ্যপ্রাচ্যের লড়াইয়ের অবসান ঘটায় এবং এরপর কনস্টান্টিনোপল দখল ও উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিভাজনের ঘটনা ঘটে। ১৯ শতকের শেষ চতুর্থাংশ ও ২০ শতকের প্রথম অংশে প্রায় ৭-৯ মিলিয়ন তুর্কি মুসলিম উদ্বাস্তু হাতছাড়া হওয়া ককেসাস, ক্রিমিয়া, বলকান ও ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপগুলো থেকে আনাতোলিয়া ও পূর্ব থ্রেসে চলে আসে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯১৬ সালে আরব বিদ্রোহ শুরু হলে তা মধ্যপ্রাচ্য রণাঙ্গনে উসমানীয়দের স্রোতকে উল্টে দেয়। ১৯১৮ সালের ৩০ অক্টোবর মুড্রোসের যুদ্ধবিরতি [/INST] স্বাক্ষর হলে তা মধ্যপ্রাচ্যের লড়াইয়ের অবসান ঘটায় এবং এরপর কনস্টান্টিনোপল দখল ও উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিভাজনের ঘটনা ঘটে। ১৯ শতকের শেষ চতুর্থাংশ ও ২০ শতকের প্রথম অংশে প্রায় ৭-৯ মিলিয়ন তুর্কি মুসলিম উদ্বাস্তু হাতছাড়া হওয়া ককেসাস, ক্রিমিয়া, বলকান ও ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপগুলো থেকে আনাতোলিয়া ও পূর্ব থ্রেসে চলে আসে। </s> |
সম্ভাব্য অভিস্রবণিক চাপ হলো | সর্বাধিক অভিস্রবণিক চাপ যা কোনো দ্রবণে বিকাশ করতে পারে যদি এটি তার অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা শুদ্ধ দ্রাবক থেকে পৃথক করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a | <s>[INST] সম্ভাব্য অভিস্রবণিক চাপ হলো [/INST] সর্বাধিক অভিস্রবণিক চাপ যা কোনো দ্রবণে বিকাশ করতে পারে যদি এটি তার অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা শুদ্ধ দ্রাবক থেকে পৃথক করা হয়। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
১৯২১ সালে জম্মু এবং কাশ্মীরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন আসগর। ১৯৩৮ সালে আসগর ভারতীয় সামরিক একাডেমীতে যোগ দিলেও তিনি ওখান থেকে বাদ পড়ে যান, তার ইচ্ছে ছিলো ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে চাকরি করার কারণ তার বাবা এবং এক ভাই সেনাতে ছিলেন। আসগর যদিও পরে ১৯৪১ সালে রাজকীয় ভারতীয় বিমান বাহিনীতে যোগ দেন ক্যাডেট (বৈমানিক প্রশিক্ষণার্থী) হিসেবে। ১৯৪১ সালেই মাত্র নয় মাসে তিনি তার মৌলিক বিমান বিষয়ক উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ শেষ করেন কারণ তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছিলো তাই খুব দ্রুত প্রশিক্ষণার্থী বৈমানিকদের কমিশন দেওয়া হচ্ছিলো। কমিশন পেয়ে তিনি নং ৯ স্কোয়াড্রন-এ বৈমানিক হিসেবে যোগ দেন। তিনি বিমান উড্ডয়ন করেন, বিমান থেকে গোলা বর্ষণ করেন এবং কয়েক বছরের মধ্যেই নং ১১ স্কোয়াড্রনে বদলী হন এবং ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট অর্জন সিংহের সঙ্গে তার পরিচয় হয়, এই অর্জন সিংহ ১৯৬০-এর দশকে ভারতীয় বিমান বাহিনীর প্রধান কর্মকর্তা ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বার্মা অভিযানে লড়াই করে আসগর ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রে বাস করবেন বলে সিদ্ধান্ত নেন, তখন তার পদবী ছিলো স্কোয়াড্রন লিডার এবং নব রাষ্ট্র পাকিস্তানের রাজকীয় পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে তিনি উইং কমান্ডার হয়ে যান রাতারাতি; এরপরের পদবীগুলো - গ্রুপ ক্যাপ্টেন এবং এয়ার কমোডোরও আসগর খুব দ্রুত পেয়েছিলেন, তখন পাকিস্তান বিমান বাহিনী নবগঠিত ছিলো এবং লোকবল কম ছিলো। পাকিস্তান রাষ্ট্রের জনক মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ, ইস্কান্দার মীর্জা এবং সেনাপ্রধান (পরে রাষ্ট্রপতি) জেনারেল আইয়ুব খান সহ পঞ্চাশের দশকের সব রাজনীতিকদের সঙ্গে আসগরের ছিলো খুব ভালো সম্পর্ক এবং আসগর ১৯৫৭ সালে এয়ার ভাইস মার্শাল পদবীতে পাকিস্তান বিমান বাহিনী প্রধান পদে আসীন হন মাত্র ৩৬ বছর বয়সে এবং আইয়ুব রাষ্ট্রপতি হলে এয়ার মার্শাল হন, ১৯৬৫ সালের ২২শে জুলাই তারিখ পর্যন্ত আসগর বিমান বাহিনীতে চাকরি করেছিলেন এবং কর্মজীবনে তিনি পাকিস্তান বিমান বাহিনীর আধুনিকায়নে অনেক মনোযোগ দিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর অনেক বিমান পাকিস্তানে আনা হয়েছিলো ১৯৬৫ সালের | পাক-ভারত যুদ্ধের জন্য, পাকিস্তান বিমান বাহিনীর বহরে তখনকার দূর্ধ্বর্ষ লড়াকু বিমান এফ-৮৬ ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করেছিলো। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
১৯২১ সালে জম্মু এবং কাশ্মীরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন আসগর। ১৯৩৮ সালে আসগর ভারতীয় সামরিক একাডেমীতে যোগ দিলেও তিনি ওখান থেকে বাদ পড়ে যান, তার ইচ্ছে ছিলো ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে চাকরি করার কারণ তার বাবা এবং এক ভাই সেনাতে ছিলেন। আসগর যদিও পরে ১৯৪১ সালে রাজকীয় ভারতীয় বিমান বাহিনীতে যোগ দেন ক্যাডেট (বৈমানিক প্রশিক্ষণার্থী) হিসেবে। ১৯৪১ সালেই মাত্র নয় মাসে তিনি তার মৌলিক বিমান বিষয়ক উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ শেষ করেন কারণ তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছিলো তাই খুব দ্রুত প্রশিক্ষণার্থী বৈমানিকদের কমিশন দেওয়া হচ্ছিলো। কমিশন পেয়ে তিনি নং ৯ স্কোয়াড্রন-এ বৈমানিক হিসেবে যোগ দেন। তিনি বিমান উড্ডয়ন করেন, বিমান থেকে গোলা বর্ষণ করেন এবং কয়েক বছরের মধ্যেই নং ১১ স্কোয়াড্রনে বদলী হন এবং ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট অর্জন সিংহের সঙ্গে তার পরিচয় হয়, এই অর্জন সিংহ ১৯৬০-এর দশকে ভারতীয় বিমান বাহিনীর প্রধান কর্মকর্তা ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বার্মা অভিযানে লড়াই করে আসগর ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রে বাস করবেন বলে সিদ্ধান্ত নেন, তখন তার পদবী ছিলো স্কোয়াড্রন লিডার এবং নব রাষ্ট্র পাকিস্তানের রাজকীয় পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে তিনি উইং কমান্ডার হয়ে যান রাতারাতি; এরপরের পদবীগুলো - গ্রুপ ক্যাপ্টেন এবং এয়ার কমোডোরও আসগর খুব দ্রুত পেয়েছিলেন, তখন পাকিস্তান বিমান বাহিনী নবগঠিত ছিলো এবং লোকবল কম ছিলো। পাকিস্তান রাষ্ট্রের জনক মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ, ইস্কান্দার মীর্জা এবং সেনাপ্রধান (পরে রাষ্ট্রপতি) জেনারেল আইয়ুব খান সহ পঞ্চাশের দশকের সব রাজনীতিকদের সঙ্গে আসগরের ছিলো খুব ভালো সম্পর্ক এবং আসগর ১৯৫৭ সালে এয়ার ভাইস মার্শাল পদবীতে পাকিস্তান বিমান বাহিনী প্রধান পদে আসীন হন মাত্র ৩৬ বছর বয়সে এবং আইয়ুব রাষ্ট্রপতি হলে এয়ার মার্শাল হন, ১৯৬৫ সালের ২২শে জুলাই তারিখ পর্যন্ত আসগর বিমান বাহিনীতে চাকরি করেছিলেন এবং কর্মজীবনে তিনি পাকিস্তান বিমান বাহিনীর আধুনিকায়নে অনেক মনোযোগ দিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর অনেক বিমান পাকিস্তানে আনা হয়েছিলো ১৯৬৫ সালের [/INST] পাক-ভারত যুদ্ধের জন্য, পাকিস্তান বিমান বাহিনীর বহরে তখনকার দূর্ধ্বর্ষ লড়াকু বিমান এফ-৮৬ ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করেছিলো। </s> |
ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ইরাক আক্রমণের পরিকল্পনা করে। প্রেসিডেন্ট বুশের নির্দেশে রাতের অন্ধকারে মার্কিন বাহিনী বাগদাদের নিরীহ জনগণের উপর নির্বিচারে বোমা বর্ষণ করে এবং গণহত্যা চালায়। আমেরিকানরা এর নাম দেয় 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' দীর্ঘদিনের যুদ্ধে ইরাক আজ বিধ্বস্ত ও বিপর্যস্ত। সাদ্দাম হোসেনের পরবর্তী সরকারগুলো পরাধীন ও বৃহৎশক্তির আজ্ঞাবহ মাত্র। জাতি হিসেবে ইরাক আজ নেতৃত্বহীন ও গভীর সংকটে পতিত এক জনপদ।
উদ্দীপকে বর্ণিত 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম'-এর সাথে পূর্ব পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক পরিচালিত কোন আক্রমণের মিল রয়েছে? ব্যাখ্যা কর। | উদ্দীপকে বর্ণিত 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম'-এর সাথে পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক পরিচালিত 'অপারেশন সার্চলাইট'-এর মিল রয়েছে।
১৯৭০ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলেও শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা শুরু করে। তারা বিভিন্ন আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করতে থাকে। এরপর ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে শাসকগোষ্ঠীর নির্দেশে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এদেশের নিরীহ বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এ রাতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালিদের ওপর নৃশংস গণহত্যা চালায়। পাকিস্তানি বাহিনীর পরিচালিত এ গণহত্যার নামই 'অপারেশন সার্চলাইট'। অপারেশন সার্চলাইটের আওতায় ঐ রাতে শুধু ঢাকা শহরেই তারা কয়েক হাজার মানুষকে হত্যা করে। উদ্দীপকে এ ঘটনারই প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে।
উদ্দীপকে দেখা যায়, ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ইরাক আক্রমণের পরিকল্পনা করে। প্রেসিডেন্ট বুশের নির্দেশে রাতের অন্ধকারে মার্কিন বাহিনী বাগদাদের নিরীহ জনগণের ওপর নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করে এবং গণহত্যা চালায়। যার নাম ছিল 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' মার্কিন বাহিনী পরিচালিত এ অপারেশনটির সাথে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে এদেশে পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইটের সাদৃশ্য পাওয়া যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ইরাক আক্রমণের পরিকল্পনা করে। প্রেসিডেন্ট বুশের নির্দেশে রাতের অন্ধকারে মার্কিন বাহিনী বাগদাদের নিরীহ জনগণের উপর নির্বিচারে বোমা বর্ষণ করে এবং গণহত্যা চালায়। আমেরিকানরা এর নাম দেয় 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' দীর্ঘদিনের যুদ্ধে ইরাক আজ বিধ্বস্ত ও বিপর্যস্ত। সাদ্দাম হোসেনের পরবর্তী সরকারগুলো পরাধীন ও বৃহৎশক্তির আজ্ঞাবহ মাত্র। জাতি হিসেবে ইরাক আজ নেতৃত্বহীন ও গভীর সংকটে পতিত এক জনপদ।
উদ্দীপকে বর্ণিত 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম'-এর সাথে পূর্ব পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক পরিচালিত কোন আক্রমণের মিল রয়েছে? ব্যাখ্যা কর। [/INST] উদ্দীপকে বর্ণিত 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম'-এর সাথে পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক পরিচালিত 'অপারেশন সার্চলাইট'-এর মিল রয়েছে।
১৯৭০ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলেও শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা শুরু করে। তারা বিভিন্ন আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করতে থাকে। এরপর ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে শাসকগোষ্ঠীর নির্দেশে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এদেশের নিরীহ বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এ রাতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালিদের ওপর নৃশংস গণহত্যা চালায়। পাকিস্তানি বাহিনীর পরিচালিত এ গণহত্যার নামই 'অপারেশন সার্চলাইট'। অপারেশন সার্চলাইটের আওতায় ঐ রাতে শুধু ঢাকা শহরেই তারা কয়েক হাজার মানুষকে হত্যা করে। উদ্দীপকে এ ঘটনারই প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে।
উদ্দীপকে দেখা যায়, ইরাকি প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ইরাক আক্রমণের পরিকল্পনা করে। প্রেসিডেন্ট বুশের নির্দেশে রাতের অন্ধকারে মার্কিন বাহিনী বাগদাদের নিরীহ জনগণের ওপর নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করে এবং গণহত্যা চালায়। যার নাম ছিল 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' মার্কিন বাহিনী পরিচালিত এ অপারেশনটির সাথে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে এদেশে পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইটের সাদৃশ্য পাওয়া যায়। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদটি সম্পূর্ণ করুন:
উরুগুয়ে ১৯৯৫ সালে আয়োজক হিসেবে এই প্রতিযোগিতাটি জয়লাভ করতে সক্ষম হয়েছিল, যার মাধ্যমে উরুগুয়ের ফুটবলের পতনের সময় শেষ হয়েছি। ঘূর্ণায়মান স্বাগতিক নিয়মের বাস্তবায়নের সাথে সাথে কলম্বিয়া, প্যারাগুয়ে এবং ভেনেজুয়েলা প্রথমবারের মতো প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। ব্রাজিল ১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে পাঁচটি মহাদেশীয় শিরোপার মধ্যে চারটিতে জয়লাভ করেছিল। প্রথমটি, ১৯৯৭ সালে লেওনার্দো, দেনিলসন এবং রোনালদোর গোলের সাথে স্বাগতিক দেশ বলিভিয়াকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে জয়লাভ করেছিল, যা বলিভিয়ার উচ্চতায় ভার্দে-আমারেলার কনস্যাগ্রেশনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছিল। ১৯৯৯ সালে প্যারাগুয়ের আসুনসিওনে উরুগুয়েকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ব্রাজিল সফলভাবে শিরোপা রক্ষা করেছিল। তবে ২০০১ সালের কোপা আমেরিকায় হন্ডুরাস কোয়ার্টার-ফাইনালে ব্রাজিলকে পরাজিত করে কোপা আমেরিকার ইতিহাসের অন্যতম বড় চমকের সৃষ্টি করেছিল। উক্ত আসরে আয়োজক দেশ কলম্বিয়া প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ২০০১ সালে একটি বিব্রতকর ফলাফলের পর ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে পরাজিত করার পর দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চলে নিজেদের পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেছিল, পেরুতে অনুষ্ঠিত ২০০৪ সালের আসরটির ফাইনালে তারা পেনাল্টিতে জয়লাভ করেছিল। তিন বছর পর ভেনেজুয়েলায় অনুষ্ঠিত ফাইনালে দুই দল পুনরায় মুখোমুখি হয়েছিল, এবারও ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে অষ্টমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। | ২০১১ সালে আর্জেন্টিনা আয়োজক দেশ হিসেবে কোপা আমেরিকা জয়লাভ করেছিল। ফাইনালে তারা উরুগুয়েকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল। এই জয়ের মাধ্যমে আর্জেন্টিনা তাদের ৩৩ বছরের শিরোপা খরা কাটিয়ে উঠেছিল। ২০১৫ সালে আর্জেন্টিনা চিলিতে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকায় পুনরায় শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ফাইনালে তারা চিলিকে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল। ২০১৯ সালে ব্রাজিল আবারও শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ফাইনালে তারা পেরুকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল।
এই সময়কালে কলম্বিয়া, ভেনেজুয়েলা, চিলি এবং পেরুও বেশ ভালো পারফর্ম করেছিল। কলম্বিয়া ২০০১ সালে শিরোপা জয়লাভ করেছিল, ভেনেজুয়েলা ২০০৭ সালে রানার-আপ হয়েছিল, চিলি ২০১৫ সালে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং পেরু ২০১৯ সালে রানার-আপ হয়েছিল। এই দলগুলোর উত্থান কোপা আমেরিকার প্রতিযোগিতাকে আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলেছিল। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদটি সম্পূর্ণ করুন:
উরুগুয়ে ১৯৯৫ সালে আয়োজক হিসেবে এই প্রতিযোগিতাটি জয়লাভ করতে সক্ষম হয়েছিল, যার মাধ্যমে উরুগুয়ের ফুটবলের পতনের সময় শেষ হয়েছি। ঘূর্ণায়মান স্বাগতিক নিয়মের বাস্তবায়নের সাথে সাথে কলম্বিয়া, প্যারাগুয়ে এবং ভেনেজুয়েলা প্রথমবারের মতো প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। ব্রাজিল ১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে পাঁচটি মহাদেশীয় শিরোপার মধ্যে চারটিতে জয়লাভ করেছিল। প্রথমটি, ১৯৯৭ সালে লেওনার্দো, দেনিলসন এবং রোনালদোর গোলের সাথে স্বাগতিক দেশ বলিভিয়াকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে জয়লাভ করেছিল, যা বলিভিয়ার উচ্চতায় ভার্দে-আমারেলার কনস্যাগ্রেশনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছিল। ১৯৯৯ সালে প্যারাগুয়ের আসুনসিওনে উরুগুয়েকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে ব্রাজিল সফলভাবে শিরোপা রক্ষা করেছিল। তবে ২০০১ সালের কোপা আমেরিকায় হন্ডুরাস কোয়ার্টার-ফাইনালে ব্রাজিলকে পরাজিত করে কোপা আমেরিকার ইতিহাসের অন্যতম বড় চমকের সৃষ্টি করেছিল। উক্ত আসরে আয়োজক দেশ কলম্বিয়া প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ২০০১ সালে একটি বিব্রতকর ফলাফলের পর ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে পরাজিত করার পর দক্ষিণ আমেরিকান অঞ্চলে নিজেদের পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেছিল, পেরুতে অনুষ্ঠিত ২০০৪ সালের আসরটির ফাইনালে তারা পেনাল্টিতে জয়লাভ করেছিল। তিন বছর পর ভেনেজুয়েলায় অনুষ্ঠিত ফাইনালে দুই দল পুনরায় মুখোমুখি হয়েছিল, এবারও ব্রাজিল আর্জেন্টিনাকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে অষ্টমবারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল। [/INST] ২০১১ সালে আর্জেন্টিনা আয়োজক দেশ হিসেবে কোপা আমেরিকা জয়লাভ করেছিল। ফাইনালে তারা উরুগুয়েকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল। এই জয়ের মাধ্যমে আর্জেন্টিনা তাদের ৩৩ বছরের শিরোপা খরা কাটিয়ে উঠেছিল। ২০১৫ সালে আর্জেন্টিনা চিলিতে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকায় পুনরায় শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ফাইনালে তারা চিলিকে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল। ২০১৯ সালে ব্রাজিল আবারও শিরোপা জয়লাভ করেছিল। ফাইনালে তারা পেরুকে ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল।
এই সময়কালে কলম্বিয়া, ভেনেজুয়েলা, চিলি এবং পেরুও বেশ ভালো পারফর্ম করেছিল। কলম্বিয়া ২০০১ সালে শিরোপা জয়লাভ করেছিল, ভেনেজুয়েলা ২০০৭ সালে রানার-আপ হয়েছিল, চিলি ২০১৫ সালে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং পেরু ২০১৯ সালে রানার-আপ হয়েছিল। এই দলগুলোর উত্থান কোপা আমেরিকার প্রতিযোগিতাকে আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলেছিল। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
বিজ্ঞানী জি. জনস্টোন স্টোনি সর্বপ্রথম তড়িৎ রসায়নে ইলেকট্রনকে আধানের একটি একক হিসেবে আখ্যায়িত করেন এবং তিনিই ১৮৯১ সালে ইলেকট্রন নামকরণ করেন। ১৮৯০-এর দশকে বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী বলেন যে তড়িৎ বিচ্ছিন্ন একেকের দ্বারা গঠিত হতে পারে এবং এভাবেই এ বিষয়ে সবচেয়ে ভাল ধারণা করা সম্ভব। এই এককগুলোর অনেক নামই প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু তখনও পর্যন্ত বাস্তব ভিত্তিতে এর প্রমাণ দেয়া সম্ভব হয়নি। | ইলেকট্রন | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
বিজ্ঞানী জি. জনস্টোন স্টোনি সর্বপ্রথম তড়িৎ রসায়নে ইলেকট্রনকে আধানের একটি একক হিসেবে আখ্যায়িত করেন এবং তিনিই ১৮৯১ সালে ইলেকট্রন নামকরণ করেন। ১৮৯০-এর দশকে বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী বলেন যে তড়িৎ বিচ্ছিন্ন একেকের দ্বারা গঠিত হতে পারে এবং এভাবেই এ বিষয়ে সবচেয়ে ভাল ধারণা করা সম্ভব। এই এককগুলোর অনেক নামই প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু তখনও পর্যন্ত বাস্তব ভিত্তিতে এর প্রমাণ দেয়া সম্ভব হয়নি। [/INST] ইলেকট্রন </s> |
এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
প্রতুল ভট্টাচার্য বা প্রতুলচন্দ্র ভট্টাচার্য () (১৬ জানুয়ারি, ১৯০০ - ২৯ আগস্ট, ১৯৭৮) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী। ছাত্রাবস্থাতেই বিপ্লবী নেতা হেমেন্দ্রকিশোর আচার্য চৌধুরীর প্রভাবে যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত হন। ময়মনসিংহে শিক্ষা শেষ করে কলকাতায় আইন কলেজে পড়ার সময় বেঙ্গল ক্রিমিনাল ল অ্যাামেন্ডমেন্ট অ্যাক্টে আটক বন্দি হিসেবে জেলে থাকেন। ১৯২৮ সালে মুক্ত হন। ঐ বছরই কলকাতা কংগ্রেসে সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে পরিচালিত স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর সহ দলনেতার ভূমিকা গ্রহণ করেন। ঐ আধা-সামরিক বাহিনী গঠন করার উদ্দেশ্য ছিলো ভবিষ্যতে বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের প্রস্তুতি। ১৯৩০ সালে তিন আইনে ধরা পড়ে ভারতের বিভিন্ন কারাগারে থাকেন। ১৯৩৮ সনে মুক্তি পাবার পর থেকে আমৃত্যু বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ছিলেন। পূর্ব বাংলার মুক্তি আন্দোলনের সময় বহুভাবে এই আন্দোলনকে সাহায্য করেছেন। তিনি ব্রিটিশ রাজের জেলে মোট ১০ বছর বন্দি ছিলেন। | মুক্তি আন্দোলন | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
প্রতুল ভট্টাচার্য বা প্রতুলচন্দ্র ভট্টাচার্য () (১৬ জানুয়ারি, ১৯০০ - ২৯ আগস্ট, ১৯৭৮) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী। ছাত্রাবস্থাতেই বিপ্লবী নেতা হেমেন্দ্রকিশোর আচার্য চৌধুরীর প্রভাবে যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত হন। ময়মনসিংহে শিক্ষা শেষ করে কলকাতায় আইন কলেজে পড়ার সময় বেঙ্গল ক্রিমিনাল ল অ্যাামেন্ডমেন্ট অ্যাক্টে আটক বন্দি হিসেবে জেলে থাকেন। ১৯২৮ সালে মুক্ত হন। ঐ বছরই কলকাতা কংগ্রেসে সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে পরিচালিত স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর সহ দলনেতার ভূমিকা গ্রহণ করেন। ঐ আধা-সামরিক বাহিনী গঠন করার উদ্দেশ্য ছিলো ভবিষ্যতে বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের প্রস্তুতি। ১৯৩০ সালে তিন আইনে ধরা পড়ে ভারতের বিভিন্ন কারাগারে থাকেন। ১৯৩৮ সনে মুক্তি পাবার পর থেকে আমৃত্যু বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ছিলেন। পূর্ব বাংলার মুক্তি আন্দোলনের সময় বহুভাবে এই আন্দোলনকে সাহায্য করেছেন। তিনি ব্রিটিশ রাজের জেলে মোট ১০ বছর বন্দি ছিলেন। [/INST] মুক্তি আন্দোলন | </s> |
অনুচ্ছেদ লিখুন: ঈদ উৎসব। | ঈদ উৎসব প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব। ঈদ মানে খুশি বা আনন্দ। ঈদ উৎসব মানে খুশির উৎসব। এ দিনটি মুসলমানদের ঘরে খুশির বন্যা বয়ে আনে। ছোট-বড়, ধনী-গরিব সবাই সব ভেদাভেদ ভুলে এদিন আনন্দে মেতে ওঠে। সবাই নতুন জামা-কাপড় পরে। বাড়িতে ভালো খাবার রান্না হয়। ছেলেরা পাঞ্জাবি-পাজামা পরে ইদের নামাজ পড়তে ঈদগাহতে যায়। বছরে দুটি ঈদ উৎসব পালিত হয়। এ দুটি উৎসব হচ্ছে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা। দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখা তথা সিয়াম সাধনার পর যে ঈদ উৎসব পালন করা হয় তাই ঈদুল ফিতর। একে রমজানের ঈদও বলা হয়। ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী প্রতি রমজানের ঈদে ধনীরা দরিদ্রদের ফিতরা দিয়ে থাকে। রোজার ঈদের দুই মাস দশ দিন পর অর্থাৎ আরবি জিলহজ্জ মাসের দশ তারিখ যে ইদ উৎসব পালন করা হয় তাই ঈদুল আযহা। এই দিন পশু কোরবানি দেওয়া হয় বলে একে কোরবানির ঈদও বলা হয়। কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রির টাকাসহ ধনীরা দরিদ্রদের বিভিন্ন জিনিস প্রদান করে থাকে। একে যাকাত বলা হয়। তবে এ যাকাত দুই ঈদের যেকোনোটিতেই দেয়া যায়। ঈদ উৎসবের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক। এ উৎসব শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, জাতীয় জীবনে এর প্রভাব অপরিসীম। ঈদ আমাদের ত্যাগ ও কল্যাণের শিক্ষা দেয়। ঈদ উৎসবে ধনী-গরিব সবাই পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে নতুন প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বস্তুত ঈদ উৎসব সকলের মাঝে সাম্য ও মৈত্রীর বন্ধন রচনা করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] অনুচ্ছেদ লিখুন: ঈদ উৎসব। [/INST] ঈদ উৎসব প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব। ঈদ মানে খুশি বা আনন্দ। ঈদ উৎসব মানে খুশির উৎসব। এ দিনটি মুসলমানদের ঘরে খুশির বন্যা বয়ে আনে। ছোট-বড়, ধনী-গরিব সবাই সব ভেদাভেদ ভুলে এদিন আনন্দে মেতে ওঠে। সবাই নতুন জামা-কাপড় পরে। বাড়িতে ভালো খাবার রান্না হয়। ছেলেরা পাঞ্জাবি-পাজামা পরে ইদের নামাজ পড়তে ঈদগাহতে যায়। বছরে দুটি ঈদ উৎসব পালিত হয়। এ দুটি উৎসব হচ্ছে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা। দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখা তথা সিয়াম সাধনার পর যে ঈদ উৎসব পালন করা হয় তাই ঈদুল ফিতর। একে রমজানের ঈদও বলা হয়। ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী প্রতি রমজানের ঈদে ধনীরা দরিদ্রদের ফিতরা দিয়ে থাকে। রোজার ঈদের দুই মাস দশ দিন পর অর্থাৎ আরবি জিলহজ্জ মাসের দশ তারিখ যে ইদ উৎসব পালন করা হয় তাই ঈদুল আযহা। এই দিন পশু কোরবানি দেওয়া হয় বলে একে কোরবানির ঈদও বলা হয়। কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রির টাকাসহ ধনীরা দরিদ্রদের বিভিন্ন জিনিস প্রদান করে থাকে। একে যাকাত বলা হয়। তবে এ যাকাত দুই ঈদের যেকোনোটিতেই দেয়া যায়। ঈদ উৎসবের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক। এ উৎসব শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, জাতীয় জীবনে এর প্রভাব অপরিসীম। ঈদ আমাদের ত্যাগ ও কল্যাণের শিক্ষা দেয়। ঈদ উৎসবে ধনী-গরিব সবাই পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে নতুন প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বস্তুত ঈদ উৎসব সকলের মাঝে সাম্য ও মৈত্রীর বন্ধন রচনা করে। </s> |
ভর বর্ণালিবীক্ষণে | একটি ছোট অণুর আণবিক ভরকে সাধারণত একক আইসোটোপ বিশিষ্ট ভর (মনোআইসোটোপিক মাস্) হিসাবে ধরা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a | <s>[INST] ভর বর্ণালিবীক্ষণে [/INST] একটি ছোট অণুর আণবিক ভরকে সাধারণত একক আইসোটোপ বিশিষ্ট ভর (মনোআইসোটোপিক মাস্) হিসাবে ধরা হয়। </s> |