inputs
stringlengths
10
2.28k
targets
stringlengths
2
4.55k
language
stringclasses
1 value
language_code
stringclasses
1 value
annotation_type
stringclasses
2 values
user_id
stringclasses
15 values
text
stringlengths
59
4.64k
অধিবর্ষ বলতে কী বোঝায়?
অধিবর্ষ বলতে ৩৬৬ দিনে এক বছর হওয়াকে বোঝায়। সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে পৃথিবীর যে সময় লাগে তাকে সৌরবছর বলা হয়। সাধারণত ৩৬৫ দিনে সৌরবছর গণনা করা হয়। কিন্তু সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে পৃথিবীর আসলে ঠিক ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড সময় লাগে। তাই প্রতি চার বছরে একদিন বাড়িয়ে ইংরেজি চতুর্থ বছর ৩৬৬ দিনে গণনা করা হয়। সে বছর ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনের পরিবর্তে ২৯ দিনে ধরা হয়। এরূপ বছরকে অধিবর্ষ বলা হয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] অধিবর্ষ বলতে কী বোঝায়? [/INST] অধিবর্ষ বলতে ৩৬৬ দিনে এক বছর হওয়াকে বোঝায়। সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে পৃথিবীর যে সময় লাগে তাকে সৌরবছর বলা হয়। সাধারণত ৩৬৫ দিনে সৌরবছর গণনা করা হয়। কিন্তু সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে পৃথিবীর আসলে ঠিক ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড সময় লাগে। তাই প্রতি চার বছরে একদিন বাড়িয়ে ইংরেজি চতুর্থ বছর ৩৬৬ দিনে গণনা করা হয়। সে বছর ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনের পরিবর্তে ২৯ দিনে ধরা হয়। এরূপ বছরকে অধিবর্ষ বলা হয়। </s>
"প্রকৃতির অভিশাপ" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লেখ।
যা মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে তাই দুর্যোগ। আর প্রাকৃতিক কারণে যে দুর্যোগের সৃষ্টি হয়, তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ। আর এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংঘটিত হয় প্রকৃতির অভিশাপের কারণে। প্রকৃতি যখন প্রাকৃতিক নিয়মানুসারে বা স্বাভাবিক ধারায় চলতে গিয়ে বাধাগ্রস্ত হয় তখন প্রকৃতিতে দেখা দেয় বৈরীভাব। প্রকৃতির এই বৈরীভাব মানুষের জন্য অকল্যাণকর বা অভিশাপস্বরূপ। প্রকৃতির অভিশাপের ফলে সৃষ্টি হয় কাল বৈশাখী ঝড়, ঘূর্ণিঝড়, হারিকেন, টর্নেডো, খরা, অতিবৃষ্টি, বন্যা, ভূমিধস, নদীভাঙন ইত্যাদি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এসব দুর্যোগ এবং দুর্যোগের ফলে সাধিত ক্ষয়ক্ষতির জন্য মানুষের অসচেতনতা দায়ী। যে দেশ যত বেশি অসচেতন সে দেশ তত বেশি প্রকৃতির অভিশাপ বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হয়। যেমন বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দুর্যোগের প্রবণতা বেশি। নির্বিচারে ও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে পাহাড় কাটার কারণে ভূমিধস হচ্ছে। গাছপালা কেটে ফেলার ফলে অকাল বৃষ্টি হচ্ছে। বনাঞ্চল বা বন-জঙ্গল পুড়িয়ে ফেলা বা কেটে উজাড় করার কারণে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে নানা রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টি হচ্ছে। আর এসব দুর্যোগের কারণে প্রাণহানি ঘটে, সম্পদ ও ফসলের ক্ষতিসহ নানা রোগ ব্যাধি দেখা দেয়। সুতরাং প্রকৃতির অভিশাপ থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় গণসচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং পরিকল্পিতভাবে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করা।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] "প্রকৃতির অভিশাপ" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লেখ। [/INST] যা মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে তাই দুর্যোগ। আর প্রাকৃতিক কারণে যে দুর্যোগের সৃষ্টি হয়, তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ। আর এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংঘটিত হয় প্রকৃতির অভিশাপের কারণে। প্রকৃতি যখন প্রাকৃতিক নিয়মানুসারে বা স্বাভাবিক ধারায় চলতে গিয়ে বাধাগ্রস্ত হয় তখন প্রকৃতিতে দেখা দেয় বৈরীভাব। প্রকৃতির এই বৈরীভাব মানুষের জন্য অকল্যাণকর বা অভিশাপস্বরূপ। প্রকৃতির অভিশাপের ফলে সৃষ্টি হয় কাল বৈশাখী ঝড়, ঘূর্ণিঝড়, হারিকেন, টর্নেডো, খরা, অতিবৃষ্টি, বন্যা, ভূমিধস, নদীভাঙন ইত্যাদি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এসব দুর্যোগ এবং দুর্যোগের ফলে সাধিত ক্ষয়ক্ষতির জন্য মানুষের অসচেতনতা দায়ী। যে দেশ যত বেশি অসচেতন সে দেশ তত বেশি প্রকৃতির অভিশাপ বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হয়। যেমন বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দুর্যোগের প্রবণতা বেশি। নির্বিচারে ও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে পাহাড় কাটার কারণে ভূমিধস হচ্ছে। গাছপালা কেটে ফেলার ফলে অকাল বৃষ্টি হচ্ছে। বনাঞ্চল বা বন-জঙ্গল পুড়িয়ে ফেলা বা কেটে উজাড় করার কারণে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে নানা রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টি হচ্ছে। আর এসব দুর্যোগের কারণে প্রাণহানি ঘটে, সম্পদ ও ফসলের ক্ষতিসহ নানা রোগ ব্যাধি দেখা দেয়। সুতরাং প্রকৃতির অভিশাপ থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় গণসচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং পরিকল্পিতভাবে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করা। </s>
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? পশ্চিম পাকিস্তানি প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে স্পষ্ট বক্তব্যের জন্য এবং পাকিস্তানি ইউনিয়নে গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সমর্থনের জন্য পত্রিকাটি বিখ্যাত ছিলো। ১৯৭০ সালের প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পর পূর্ব পাকিস্তানে রাজনৈতিক সংকট ও গণ বিদ্রোহ চলাকালীন সময়ে ফোরামের নেতৃত্বে বঙ্গীয় বুদ্ধিজীবীরা পাকিস্তানি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সমালোচনা ও পূর্ব পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের বিচ্ছেদ তথা স্বাধীনতার অপরিহার্যতা তলে ধেরে। ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে অপারেশন সার্চলাইটের প্রথম মুহূর্তে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়।
অপারেশন সার্চলাইট |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? পশ্চিম পাকিস্তানি প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে স্পষ্ট বক্তব্যের জন্য এবং পাকিস্তানি ইউনিয়নে গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সমর্থনের জন্য পত্রিকাটি বিখ্যাত ছিলো। ১৯৭০ সালের প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পর পূর্ব পাকিস্তানে রাজনৈতিক সংকট ও গণ বিদ্রোহ চলাকালীন সময়ে ফোরামের নেতৃত্বে বঙ্গীয় বুদ্ধিজীবীরা পাকিস্তানি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সমালোচনা ও পূর্ব পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের বিচ্ছেদ তথা স্বাধীনতার অপরিহার্যতা তলে ধেরে। ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে অপারেশন সার্চলাইটের প্রথম মুহূর্তে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়। [/INST] অপারেশন সার্চলাইট | </s>
নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো: এ যুগে পাঠক হচ্ছে জনসাধারণ, সুতরাং তাদের মনোরঞ্জন করতে হলে অতি সস্তা খেলনা গড়তে হবে, নইলে তা বাজারে কাটবে না। এবং সস্তা করার অর্থ খেলা করা। বৈশ্য লেখকের পক্ষেই শূদ্র পাঠকের মনোরঞ্জন করা সঙ্গত। অতএব সাহিত্যে আর যাই কর না কেন, পাঠক সমাজের মনোরঞ্জন করবার চেষ্টা করো না।
প্রদত্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ নিম্নরূপ: পাঠকের মনোরঞ্জন করতে গেলে সাহিত্য তার ধর্মচ্যুত হয়। সাহিত্যের উদ্দেশ্য আনন্দ দেয়া, মনোরঞ্জন নয়। মনোরঞ্জন করতে গেলে সাহিত্য খেলনার মত সামান্য হয়ে যায়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো: এ যুগে পাঠক হচ্ছে জনসাধারণ, সুতরাং তাদের মনোরঞ্জন করতে হলে অতি সস্তা খেলনা গড়তে হবে, নইলে তা বাজারে কাটবে না। এবং সস্তা করার অর্থ খেলা করা। বৈশ্য লেখকের পক্ষেই শূদ্র পাঠকের মনোরঞ্জন করা সঙ্গত। অতএব সাহিত্যে আর যাই কর না কেন, পাঠক সমাজের মনোরঞ্জন করবার চেষ্টা করো না। [/INST] প্রদত্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ নিম্নরূপ: পাঠকের মনোরঞ্জন করতে গেলে সাহিত্য তার ধর্মচ্যুত হয়। সাহিত্যের উদ্দেশ্য আনন্দ দেয়া, মনোরঞ্জন নয়। মনোরঞ্জন করতে গেলে সাহিত্য খেলনার মত সামান্য হয়ে যায়। </s>
পেঁয়াজ কাটলে চোখে পানি আসে কেন?
পেঁয়াজে বিদ্যমান অ্যামিনো এসিডের সালফোক্সাইড যৌগ পেঁয়াজ কাটার সময় পেঁয়াজ থেকে নিঃসৃত অ্যালিনেজ নামক এনজাইম দ্বারা উদ্বায়ী সালফেনিক এসিড তৈরি করে। আর এটা চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করে মৃদু সালফিউরিক এসিড উৎপন্ন করে, যার প্রভাবে চোখে পানি আসে ।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] পেঁয়াজ কাটলে চোখে পানি আসে কেন? [/INST] পেঁয়াজে বিদ্যমান অ্যামিনো এসিডের সালফোক্সাইড যৌগ পেঁয়াজ কাটার সময় পেঁয়াজ থেকে নিঃসৃত অ্যালিনেজ নামক এনজাইম দ্বারা উদ্বায়ী সালফেনিক এসিড তৈরি করে। আর এটা চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করে মৃদু সালফিউরিক এসিড উৎপন্ন করে, যার প্রভাবে চোখে পানি আসে । </s>
"বিদ্যালয়ের শেষ দিন" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।
এসএসসি পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমাদের বিদ্যালয়ে বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কিছুদিনের মধ্যে এসএসসি পাস করে কলেজে ভর্তি হব এ বিষয়টি ভেবে আনন্দ লাগলেও বিদায় নিতে হবে ভেবে আমি ভীষণভাবে বিষণ্ন। কারণ দীর্ঘ পাঁচ বছরের অতি পরিচিত বিদ্যালয় থেকে নতুন জীবনে পদাপর্ণের জন্য বিদায় নিতে হচ্ছে। এ দীর্ঘ সময়ে বিদ্যালয়ের সাথে ধীরে ধীরে এক নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। বিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলী, বন্ধু-বান্ধব, অগণিত ছাত্র ও পরিবেশের সাথে এক আত্মিক সম্পর্ক রচিত হয়েছিল। পরিচিত পরিবেশ-পরিমণ্ডলসহ বিদ্যালয় ছেড়ে যাওয়ার এক অব্যক্ত ব্যথায় আমার মন ব্যথিত হয়ে উঠেছিল। সমস্ত বিদ্যালয়ে একটা ভাবগম্ভীর পরিবেশ বিরাজ করছিল। অশ্রুসজল চোখে প্রিয় শিক্ষকদের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় তাঁরা পরমস্নেহে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের সান্ত্বনা দিলেন। তাঁদের অমূল্য উপদেশ ও দোয়াকে জীবন চলার পাথেয় করে নিয়ে দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে বাসায় ফিরলাম।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] "বিদ্যালয়ের শেষ দিন" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] এসএসসি পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমাদের বিদ্যালয়ে বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কিছুদিনের মধ্যে এসএসসি পাস করে কলেজে ভর্তি হব এ বিষয়টি ভেবে আনন্দ লাগলেও বিদায় নিতে হবে ভেবে আমি ভীষণভাবে বিষণ্ন। কারণ দীর্ঘ পাঁচ বছরের অতি পরিচিত বিদ্যালয় থেকে নতুন জীবনে পদাপর্ণের জন্য বিদায় নিতে হচ্ছে। এ দীর্ঘ সময়ে বিদ্যালয়ের সাথে ধীরে ধীরে এক নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। বিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলী, বন্ধু-বান্ধব, অগণিত ছাত্র ও পরিবেশের সাথে এক আত্মিক সম্পর্ক রচিত হয়েছিল। পরিচিত পরিবেশ-পরিমণ্ডলসহ বিদ্যালয় ছেড়ে যাওয়ার এক অব্যক্ত ব্যথায় আমার মন ব্যথিত হয়ে উঠেছিল। সমস্ত বিদ্যালয়ে একটা ভাবগম্ভীর পরিবেশ বিরাজ করছিল। অশ্রুসজল চোখে প্রিয় শিক্ষকদের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় তাঁরা পরমস্নেহে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের সান্ত্বনা দিলেন। তাঁদের অমূল্য উপদেশ ও দোয়াকে জীবন চলার পাথেয় করে নিয়ে দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে বাসায় ফিরলাম। </s>
কিউই কোন দেশের জাতীয় পাখি?
কিউই নিউজিল্যান্ডের জাতীয় পাখি
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] কিউই কোন দেশের জাতীয় পাখি? [/INST] কিউই নিউজিল্যান্ডের জাতীয় পাখি </s>
তুমি কেমন আছো?
আমি ভালো আছি। আমার ব্যাপারে খবর নেওয়ার জন্য তোমায় ধন্যবাদ। তুমি কেমন আছো?
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] তুমি কেমন আছো? [/INST] আমি ভালো আছি। আমার ব্যাপারে খবর নেওয়ার জন্য তোমায় ধন্যবাদ। তুমি কেমন আছো? </s>
মূলধন কাঠামো ও আর্থিক লিভারেজের মধ্যে সম্পর্ক কী?
কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করতে পারে। উৎসগুলো হতে পারে ঋণ বা অগ্রাধিকার শেয়ার বা ইক্যুইটি মূলধন বা সংরক্ষিত মূলধন। প্রতিটির খরচ ভিন্ন ভিন্ন। ঋণের খরচ স্থায়ী, কারণ প্রতিষ্ঠানের লাভ হোক বা না হোক নির্ধারিত হারে ঋণের সুদ প্রদান করতেই হবে। আবার অগ্রাধিকার শেয়ারের লভ্যাংশ স্থায়ী হলেও তা নির্ভর করে মুনাফার উপর। কিন্তু সাধারণ শেয়ারের খরচ স্থায়ী নয়। কারণ লাভ হলেই সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয়া হবে। তাছাড়া এটি কোম্পানির লভ্যাংশ নীতির উপর নির্ভর করে। মূলধন কাঠামোতে শেয়ার মূলধনের সাথে স্থায়ী ব্যয়বহুল মূলধন বা তহবিল, যেমন- ঋণ ও অগ্রাধিকার শেয়ার মূলধন ব্যবহার করা হয়। আর মূলধন কাঠামোতে স্থায়ী চার্জের তহবিল ব্যবহারই আর্থিক লিভারেজ। স্থায়ী চার্জের কারণে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এই ঝুঁকির কারণে শেয়ারহোল্ডারদের আয় প্রভাবিত হয়। এ প্রভাব অনুকূল বা প্রতিকূল যে কোন কিছুই হতে পারে। যদিও মূলধন কাঠামোতে লিভারেজ ব্যবহারের উদ্দেশ্য হলো আয় বাড়ানো।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] মূলধন কাঠামো ও আর্থিক লিভারেজের মধ্যে সম্পর্ক কী? [/INST] কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করতে পারে। উৎসগুলো হতে পারে ঋণ বা অগ্রাধিকার শেয়ার বা ইক্যুইটি মূলধন বা সংরক্ষিত মূলধন। প্রতিটির খরচ ভিন্ন ভিন্ন। ঋণের খরচ স্থায়ী, কারণ প্রতিষ্ঠানের লাভ হোক বা না হোক নির্ধারিত হারে ঋণের সুদ প্রদান করতেই হবে। আবার অগ্রাধিকার শেয়ারের লভ্যাংশ স্থায়ী হলেও তা নির্ভর করে মুনাফার উপর। কিন্তু সাধারণ শেয়ারের খরচ স্থায়ী নয়। কারণ লাভ হলেই সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয়া হবে। তাছাড়া এটি কোম্পানির লভ্যাংশ নীতির উপর নির্ভর করে। মূলধন কাঠামোতে শেয়ার মূলধনের সাথে স্থায়ী ব্যয়বহুল মূলধন বা তহবিল, যেমন- ঋণ ও অগ্রাধিকার শেয়ার মূলধন ব্যবহার করা হয়। আর মূলধন কাঠামোতে স্থায়ী চার্জের তহবিল ব্যবহারই আর্থিক লিভারেজ। স্থায়ী চার্জের কারণে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এই ঝুঁকির কারণে শেয়ারহোল্ডারদের আয় প্রভাবিত হয়। এ প্রভাব অনুকূল বা প্রতিকূল যে কোন কিছুই হতে পারে। যদিও মূলধন কাঠামোতে লিভারেজ ব্যবহারের উদ্দেশ্য হলো আয় বাড়ানো। </s>
নীচে দেওয়া প্রশ্নের উত্তর দিন: কোন শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় ?
ঢাকা শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নীচে দেওয়া প্রশ্নের উত্তর দিন: কোন শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় ? [/INST] ঢাকা শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় | </s>
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে কি তুমি একমত?
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে আমি একমত। ভাষা আন্দোলন বাঙালিকে জাতীয়তাবোধে ঐক্যবদ্ধ করে। পাকিস্তানের প্রতি বাঙালির যে মোহ কাজ করছিল তা দ্রুত কেটে যায়। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাঙালি নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ভাষাকেন্দ্রিক এই ঐক্যই বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি রচনা করে যা পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভাষার দাবিতেই বাঙালি সর্বপ্রথম অধিকার আদায়ের সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করে। এভাবেই বাঙালির মাঝে অধিকার আদায়ের চেতনা জাগ্রত হয়। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি। ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। এই ঐক্যবদ্ধতাই বাঙালিকে এনে দিয়েছে স্বাধীনতার লাল সূর্য।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে কি তুমি একমত? [/INST] বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে আমি একমত। ভাষা আন্দোলন বাঙালিকে জাতীয়তাবোধে ঐক্যবদ্ধ করে। পাকিস্তানের প্রতি বাঙালির যে মোহ কাজ করছিল তা দ্রুত কেটে যায়। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাঙালি নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ভাষাকেন্দ্রিক এই ঐক্যই বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি রচনা করে যা পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভাষার দাবিতেই বাঙালি সর্বপ্রথম অধিকার আদায়ের সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করে। এভাবেই বাঙালির মাঝে অধিকার আদায়ের চেতনা জাগ্রত হয়। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি। ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। এই ঐক্যবদ্ধতাই বাঙালিকে এনে দিয়েছে স্বাধীনতার লাল সূর্য। </s>
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত। সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক, বৃত্তের লাল রং উদীয়মান সূর্য, স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারীভাবে গৃহীত হয়। প্রশ্ন : লাল রং কিসের প্রতীক ?
স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্ত |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত। সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক, বৃত্তের লাল রং উদীয়মান সূর্য, স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারীভাবে গৃহীত হয়। প্রশ্ন : লাল রং কিসের প্রতীক ? [/INST] স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্ত | </s>
এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ এবং কার্গিল যুদ্ধে এই রেজিমেন্টের সৈনিকদের অবদান ছিলো বীরত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ব্যাটেলিয়নের মধ্যে একটি অশোক চক্র (পদক), পাঁচটি পরম বিশিষ্ট সেবা পদক, দুটি মহাবীর চক্র, ৩টি কীর্তি চক্র, ৫টি বীর চক্র, ১৪টি শৌর্য চক্র, ২টি পদ্মশ্রী, ৫টি অতি বিশিষ্ট সেবা পদক, ৫টি যুদ্ধ সেবা পদক, ৫১টি সেনা পদক এবং ১৬টি বিশিষ্ট সেবা পদক পেয়েছে বিভিন্ন পদবীর সৈন্য এবং কর্মকর্তারা।
চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ এবং কার্গিল যুদ্ধে এই রেজিমেন্টের সৈনিকদের অবদান ছিলো বীরত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ব্যাটেলিয়নের মধ্যে একটি অশোক চক্র (পদক), পাঁচটি পরম বিশিষ্ট সেবা পদক, দুটি মহাবীর চক্র, ৩টি কীর্তি চক্র, ৫টি বীর চক্র, ১৪টি শৌর্য চক্র, ২টি পদ্মশ্রী, ৫টি অতি বিশিষ্ট সেবা পদক, ৫টি যুদ্ধ সেবা পদক, ৫১টি সেনা পদক এবং ১৬টি বিশিষ্ট সেবা পদক পেয়েছে বিভিন্ন পদবীর সৈন্য এবং কর্মকর্তারা। [/INST] চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২ | </s>
নিরাপত্তা ফিউজের বর্ণনা দাও।
বাড়িতে বৈদ্যুতিক লাইনে বা যেকোনো তড়িৎ বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহ একটি নির্দিষ্ট মান অতিক্রম করলে উৎপন্ন তাপের ফলে অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য বর্তনীতে নিরাপত্তা ফিউজ ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত টিন ও সীসার মিশ্রণে তৈরি। এর গলনাঙ্ক প্রায় ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তার এমনভাবে বেছে নেওয়া হয় যে লাইনের তার সবচেয়ে বেশি যে প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তার এর চেয়েও কম প্রবাহ দ্বারা উৎপন্ন তাপে গলে যায়। বাড়িতে তড়িৎ সরবরাহ লাইনের সাথে চীনামাটির পাত্রের মধ্যে এই তারকে রাখা হয়। তারটি সরবরাহ লাইনের সাথে সিরিজে সংযুক্ত থাকে। সরবরাহ লাইন নিরাপদে যে পর্যন্ত প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তারের সহনশীলতা তার চেয়েও কম। তাই প্রবাহমাত্রা বিপদসীমা অতিক্রম করতে গেলে এই তার গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়, ফলে তড়িৎ প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয় । যে নিরাপত্তা ফিউজ তারে ৫ অ্যাম্পিয়ার ফিউজ লেখা থাকে সেই তার কোনো বর্তনীতে যুক্ত করলে তা ৫ অ্যাম্পিয়ার পর্যন্ত তড়িৎ প্রবাহ সহ্য করতে পারে। ৫ অ্যাম্পিয়ারের চেয়ে বেশি প্রবাহমাত্রায় ফিউজটি গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] নিরাপত্তা ফিউজের বর্ণনা দাও। [/INST] বাড়িতে বৈদ্যুতিক লাইনে বা যেকোনো তড়িৎ বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহ একটি নির্দিষ্ট মান অতিক্রম করলে উৎপন্ন তাপের ফলে অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য বর্তনীতে নিরাপত্তা ফিউজ ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত টিন ও সীসার মিশ্রণে তৈরি। এর গলনাঙ্ক প্রায় ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তার এমনভাবে বেছে নেওয়া হয় যে লাইনের তার সবচেয়ে বেশি যে প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তার এর চেয়েও কম প্রবাহ দ্বারা উৎপন্ন তাপে গলে যায়। বাড়িতে তড়িৎ সরবরাহ লাইনের সাথে চীনামাটির পাত্রের মধ্যে এই তারকে রাখা হয়। তারটি সরবরাহ লাইনের সাথে সিরিজে সংযুক্ত থাকে। সরবরাহ লাইন নিরাপদে যে পর্যন্ত প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তারের সহনশীলতা তার চেয়েও কম। তাই প্রবাহমাত্রা বিপদসীমা অতিক্রম করতে গেলে এই তার গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়, ফলে তড়িৎ প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয় । যে নিরাপত্তা ফিউজ তারে ৫ অ্যাম্পিয়ার ফিউজ লেখা থাকে সেই তার কোনো বর্তনীতে যুক্ত করলে তা ৫ অ্যাম্পিয়ার পর্যন্ত তড়িৎ প্রবাহ সহ্য করতে পারে। ৫ অ্যাম্পিয়ারের চেয়ে বেশি প্রবাহমাত্রায় ফিউজটি গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। </s>
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : কৈশোরে সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ না করলেও ১৯১৬ সাল থেকে মুজফ্‌ফর আহমদ বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক আলোচনা, সভা-সেমিনার-মিছিল যোগদান প্রভৃতি শুরু করেন। ১৯১৯ সালে
জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে কলকাতার অনুষ্ঠিত আন্দোলনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। ১৯২০ সালে বঙ্গীয় খেলাফত কমিটির সদস্য মনোনিত হলেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯২০ সালের শুরুতে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে রাজনীতিই হবে তার জীবনের মূল পেশা। তিনি কাজী নজরুলের সাথে ঠিক করেন একটি ভিন্ন ধর্মী বাংলা দৈনিক বের করার। এ বিষয়ে তারা ফজলুল হক সাহেবের (পরবর্তীতে শেরে বাংলা) সাথে দেখা করেন। হক সাহেব তার নিজের টাকায় পত্রিকা বের করার প্রস্তাব করেন। ১৯২০ সালের ১২ জুলাই মুজফ্‌ফর আহমদ ও কাজী নজরুল ইসলামের যুগ্ম সম্পাদনায় "নবযুগ" নামক সান্ধ্য পত্রিকা বের হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : কৈশোরে সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ না করলেও ১৯১৬ সাল থেকে মুজফ্‌ফর আহমদ বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক আলোচনা, সভা-সেমিনার-মিছিল যোগদান প্রভৃতি শুরু করেন। ১৯১৯ সালে [/INST] জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে কলকাতার অনুষ্ঠিত আন্দোলনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। ১৯২০ সালে বঙ্গীয় খেলাফত কমিটির সদস্য মনোনিত হলেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯২০ সালের শুরুতে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে রাজনীতিই হবে তার জীবনের মূল পেশা। তিনি কাজী নজরুলের সাথে ঠিক করেন একটি ভিন্ন ধর্মী বাংলা দৈনিক বের করার। এ বিষয়ে তারা ফজলুল হক সাহেবের (পরবর্তীতে শেরে বাংলা) সাথে দেখা করেন। হক সাহেব তার নিজের টাকায় পত্রিকা বের করার প্রস্তাব করেন। ১৯২০ সালের ১২ জুলাই মুজফ্‌ফর আহমদ ও কাজী নজরুল ইসলামের যুগ্ম সম্পাদনায় "নবযুগ" নামক সান্ধ্য পত্রিকা বের হয়। </s>
টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে রাফি দেখল সেতু দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলছে। সে তার বড় ভাই জামানের কাছে জানতে চাইলে নির্মাণ শেষ না হলেও এভাবে সেতু দিয়ে গাড়ি চলার ভিডিও দেখানো সম্ভব কীভাবে? জামান প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা করল এবং বলল বর্তমানে কখন, কোন যানবাহন, কোথায়, কোন অবস্থানে আছে তাৎক্ষণিক জানাও সম্ভব। জামান কোন প্রযুক্তির ব্যাখ্যা করল তা বর্ণনা কর।
উদ্দীপকে জামানের ব্যাখ্যা করা প্রযুক্তিটি হলো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত একটি পরিবেশ, যেখানে ব্যবহারকারী ঐ পরিবেশে মগ্ন হতে, বাস্তবের অনুকরণে সৃষ্ট দৃশ্য উপভোগ করতে, সেই সাথে বাস্তবের ন্যায় শ্রবণানুভূতি এবং দৈহিক ও মানসিক ভাবাবেগ, উত্তেজনা, অনুভূতি প্রভৃতির অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে। বাস্তবের ন্যায় অভিজ্ঞতা অর্জনের অনুভূতি সৃষ্টির জন্য এক্ষেত্রে মাথায়, চোখে, শরীরের বিভিন্ন স্থানে নানা যন্ত্রপাতি পরিধান বা সংযুক্ত করতে হয়— যেগুলো ব্যবহারকারীর শারীরিক অনুভূতি, উত্তেজনা প্রভৃতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তাকে কৃত্রিমভাবে তৈরি বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এছাড়াও ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে হুবহু বাস্তবের ন্যায় দৃশ্য তৈরিতে ত্রিমাত্রিক এনিমেশন ও সিমুলেশন ব্যবহার করা হয়। উদ্দীপক অনুসারে রাফি টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে, সেতু তৈরির আগেই এর উপর দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলা দেখতে পায়। ত্রিমাত্রিক জিওমেট্রি, ইফেক্টর, অ্যাপ্লিকেশন ও সিমুলেটর ব্যবহার করে এ ধরনের বাস্তবের ন্যায় পরিবেশ ও বস্তুসমূহ এবং তাদের সিমুলেটেড এনিমেশন তৈরি করা সম্ভব। সুতরাং, উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রযুক্তিটি অবশ্যই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে রাফি দেখল সেতু দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলছে। সে তার বড় ভাই জামানের কাছে জানতে চাইলে নির্মাণ শেষ না হলেও এভাবে সেতু দিয়ে গাড়ি চলার ভিডিও দেখানো সম্ভব কীভাবে? জামান প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা করল এবং বলল বর্তমানে কখন, কোন যানবাহন, কোথায়, কোন অবস্থানে আছে তাৎক্ষণিক জানাও সম্ভব। জামান কোন প্রযুক্তির ব্যাখ্যা করল তা বর্ণনা কর। [/INST] উদ্দীপকে জামানের ব্যাখ্যা করা প্রযুক্তিটি হলো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত একটি পরিবেশ, যেখানে ব্যবহারকারী ঐ পরিবেশে মগ্ন হতে, বাস্তবের অনুকরণে সৃষ্ট দৃশ্য উপভোগ করতে, সেই সাথে বাস্তবের ন্যায় শ্রবণানুভূতি এবং দৈহিক ও মানসিক ভাবাবেগ, উত্তেজনা, অনুভূতি প্রভৃতির অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে। বাস্তবের ন্যায় অভিজ্ঞতা অর্জনের অনুভূতি সৃষ্টির জন্য এক্ষেত্রে মাথায়, চোখে, শরীরের বিভিন্ন স্থানে নানা যন্ত্রপাতি পরিধান বা সংযুক্ত করতে হয়— যেগুলো ব্যবহারকারীর শারীরিক অনুভূতি, উত্তেজনা প্রভৃতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তাকে কৃত্রিমভাবে তৈরি বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এছাড়াও ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে হুবহু বাস্তবের ন্যায় দৃশ্য তৈরিতে ত্রিমাত্রিক এনিমেশন ও সিমুলেশন ব্যবহার করা হয়। উদ্দীপক অনুসারে রাফি টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে, সেতু তৈরির আগেই এর উপর দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলা দেখতে পায়। ত্রিমাত্রিক জিওমেট্রি, ইফেক্টর, অ্যাপ্লিকেশন ও সিমুলেটর ব্যবহার করে এ ধরনের বাস্তবের ন্যায় পরিবেশ ও বস্তুসমূহ এবং তাদের সিমুলেটেড এনিমেশন তৈরি করা সম্ভব। সুতরাং, উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রযুক্তিটি অবশ্যই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। </s>
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন | গত বছর ঠিক এক বছর আগে ঘটেছিলো ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা। রাঙামাটির জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ জানিয়েছেন, নানিয়ার চরে তিনটি জায়গায় ভূমিধস হয়েছে। জেলা সদর সহ সব মিলিয়ে বিশটির মতো ভূমিধস হয়েছে গত রাত থেকে। জেলায় গত কয়েকদিন ধরেই টানা বৃষ্টি হচ্ছিলো। আরো পড়ুন: ভূমিধস ও বন্যার ঝুঁকিতে লাখ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এবার ভূমিধসে প্রাণহানি কেন এত বেশি তিনি জানিয়েছেন, "এখনো একটানা বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে। বৃষ্টির যে অবস্থা, এভাবে যদি বৃষ্টি হতে থাকে তাতে আমরা আরো ভূমিধসের আশঙ্কা করছি" তিনি জানিয়েছেন এ পর্যন্ত একুশটি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। মানুষজনকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। নানিয়ার চরের বড়ফুলপাড়া, ধর্মচরণপাড়া এবং হাতিমারা এলাকায় এই ধসের পাশাপাশি রাঙামাটি সদরেও তিনটি বাড়ি মাটি চাপা পড়েছে। তবে তারা আগেই সরে যাওয়ায় সেখানে কেউ হতাহত হয়নি। রাঙামাটি খাগড়াছড়ির মধ্যে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। গত বছর রাঙামাটি, চট্টগ্রাম ও বান্দরবান এই তিনটি জেলায় ঠিক ১৩ জুন ঘটেছিলো ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা। যাতে প্রায় দেড়শ জনের মতো নিহত হয়েছিলো। ঘটনার এক বছর পূর্ণ হতেই নতুন করে আবারো দুর্যোগ নেমে এলো রাঙামাটিতে। আরো পড়ুন: বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের ঝুঁকির পরেও বহু মানুষের বসবাস কেন? রোহিঙ্গা শিবিরে ভূমিধসের আশংকাই সত্যি হলো মরে যাচ্ছে আফ্রিকার হাজার বছরের প্রাচীন গাছগুলো পালিয়ে যাবার ৩৫ বছর পরে খোঁজ মিলল বিমানসেনার
বাংলাদেশে পার্বত্য জেলা রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলায় পাহাড়ে ভূমিধসে ১০ জন নিহত হয়েছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন | গত বছর ঠিক এক বছর আগে ঘটেছিলো ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা। রাঙামাটির জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ জানিয়েছেন, নানিয়ার চরে তিনটি জায়গায় ভূমিধস হয়েছে। জেলা সদর সহ সব মিলিয়ে বিশটির মতো ভূমিধস হয়েছে গত রাত থেকে। জেলায় গত কয়েকদিন ধরেই টানা বৃষ্টি হচ্ছিলো। আরো পড়ুন: ভূমিধস ও বন্যার ঝুঁকিতে লাখ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এবার ভূমিধসে প্রাণহানি কেন এত বেশি তিনি জানিয়েছেন, "এখনো একটানা বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে। বৃষ্টির যে অবস্থা, এভাবে যদি বৃষ্টি হতে থাকে তাতে আমরা আরো ভূমিধসের আশঙ্কা করছি" তিনি জানিয়েছেন এ পর্যন্ত একুশটি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। মানুষজনকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। নানিয়ার চরের বড়ফুলপাড়া, ধর্মচরণপাড়া এবং হাতিমারা এলাকায় এই ধসের পাশাপাশি রাঙামাটি সদরেও তিনটি বাড়ি মাটি চাপা পড়েছে। তবে তারা আগেই সরে যাওয়ায় সেখানে কেউ হতাহত হয়নি। রাঙামাটি খাগড়াছড়ির মধ্যে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। গত বছর রাঙামাটি, চট্টগ্রাম ও বান্দরবান এই তিনটি জেলায় ঠিক ১৩ জুন ঘটেছিলো ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা। যাতে প্রায় দেড়শ জনের মতো নিহত হয়েছিলো। ঘটনার এক বছর পূর্ণ হতেই নতুন করে আবারো দুর্যোগ নেমে এলো রাঙামাটিতে। আরো পড়ুন: বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের ঝুঁকির পরেও বহু মানুষের বসবাস কেন? রোহিঙ্গা শিবিরে ভূমিধসের আশংকাই সত্যি হলো মরে যাচ্ছে আফ্রিকার হাজার বছরের প্রাচীন গাছগুলো পালিয়ে যাবার ৩৫ বছর পরে খোঁজ মিলল বিমানসেনার [/INST] বাংলাদেশে পার্বত্য জেলা রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলায় পাহাড়ে ভূমিধসে ১০ জন নিহত হয়েছে। </s>
নিম্নলিখিত বিষয়ে একটি নিবন্ধ লিখুন | চিনি বা শর্করা খাওয়াকে এখন ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর জিনিস হিসেবে দেখতে হবে
চিনি বা সুগারকে এখন ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর জিনিস হিসেবে দেখতে হবে, বলছেন গবেষকরা গত কয়েক দশকে ধূমপান নিরুৎসাহিত করতে এত কিছু করা হয়েছে যে সিগারেট খাওয়াটা অন্তত উন্নত বিশ্বে একটা প্রান্তিক এবং 'খারাপ' অভ্যাস হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এখন পশ্চিমা দেশে সিগারেটের প্যাকেট হয় সাদা, তাতে ধূমপানজনিত নানা রোগের বীভৎস ছবি থাকে - যা দেখে হয়তো অনেকেই সিগারেট খাবার ইচ্ছে চলে যাবে। অনেকেই মনে করছেন, চিনি, শর্করা বা সুগারকে নিয়েও হয়তো এরকমই একটা কিছু করতে হবে। সুগার-ভর্তি পানীয় বা কোমল পানীয়ের ওপর এখনই প্রচুর কর আরোপ করা হয়েছে। এখন ব্রিটেনের ইনস্টিটিউট অব পাবলিক পলিসি রিসার্চ নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছেন, এসব পানীয়, এবং মিষ্টি ও স্ন্যাকস-কেও সাদা মোড়কে বাজারজাত করা উচিত - যাতে একে কম আকর্ষণীয় দেখায়। অতিরিক্ত মিষ্টিজাতীয় জিনিস খাও কমাতেই এটা করা দরকার - এক রিপোর্টে বলছেন তারা। ব্রিটেনের জাতীয় ডায়েট এ্যান্ড নিউটিশন সার্ভে নামের এক জরিপে দেখা গেছে, একজন টিনএজারের (মোট ক্যালরির অংশ হিসেবে) যতটুকু সুগার খাওয়া উচিৎ - প্রকৃতপক্ষে সে তার তিনগুণ বেশি খাচ্ছে। আইপিপিআরের পরিচালক টম কিবাসি বলছেন, প্লেইন প্যাকেজিং অর্থাৎ মিষ্টিজাতীয় জিনিসকে অনাকর্ষণীয় সাদা প্যাকেটে বিক্রি করা শুরু করলে অতিরিক্ত সুগার খাওয়া নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এক বড় পরিবর্তন ঘটতে পারে। ব্রিটেনে এখন সিগারেটের প্যাকেটে ধূমপানজনিত রোগের ছবি থাকে এর সাথে জাংক ফুড বা চটজলদি খাবারের বিজ্ঞাপন প্রচারে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথাও বলেছেন তিনি। ব্রিটেনে সরকারের মন্ত্রীরাও বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন বলে খবর বেরিয়েছে। কিন্তু অনেকে প্রশ্ন করছেন যে ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে কিনা। চিনি-মেশানো খাবার উৎপাদন-বাজারজাতকরণের সাথে যুক্ত বড় প্রতিষ্ঠানগুলো ইতিমধ্যেই এ নিয়ে আপত্তি তুলেছে। তারা বলছে এটা বাণিজ্যিক ও প্রতিযোগিতার স্বাথীনতার বিরোধী। বিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর: আড়ং বন্ধের পর বদলি নাটক, সামাজিক মাধ্যম সরগরম কী ধরণের পুরুষ পছন্দ বাংলাদেশের মেয়েদের? মাঝরাতে রান্নাঘরের মেঝেতে কুমির দেখলেন যে নারী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যেভাবে লড়াই করছে কেনিয়া ভেপিং বা ই সিগারেট ধূমপান কমাতে সহায়ক হয়েছে বলে মনে করেন অনেকে কিন্তু তামাক শিল্পও এক সময় এই একই যুক্তি তুলে ধরেছিল, কিন্তু তা সরকারের কঠোর ধূমপানবিরোধী অবস্থানকে দমাতে পারে নি।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত বিষয়ে একটি নিবন্ধ লিখুন | চিনি বা শর্করা খাওয়াকে এখন ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর জিনিস হিসেবে দেখতে হবে [/INST] চিনি বা সুগারকে এখন ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর জিনিস হিসেবে দেখতে হবে, বলছেন গবেষকরা গত কয়েক দশকে ধূমপান নিরুৎসাহিত করতে এত কিছু করা হয়েছে যে সিগারেট খাওয়াটা অন্তত উন্নত বিশ্বে একটা প্রান্তিক এবং 'খারাপ' অভ্যাস হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এখন পশ্চিমা দেশে সিগারেটের প্যাকেট হয় সাদা, তাতে ধূমপানজনিত নানা রোগের বীভৎস ছবি থাকে - যা দেখে হয়তো অনেকেই সিগারেট খাবার ইচ্ছে চলে যাবে। অনেকেই মনে করছেন, চিনি, শর্করা বা সুগারকে নিয়েও হয়তো এরকমই একটা কিছু করতে হবে। সুগার-ভর্তি পানীয় বা কোমল পানীয়ের ওপর এখনই প্রচুর কর আরোপ করা হয়েছে। এখন ব্রিটেনের ইনস্টিটিউট অব পাবলিক পলিসি রিসার্চ নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছেন, এসব পানীয়, এবং মিষ্টি ও স্ন্যাকস-কেও সাদা মোড়কে বাজারজাত করা উচিত - যাতে একে কম আকর্ষণীয় দেখায়। অতিরিক্ত মিষ্টিজাতীয় জিনিস খাও কমাতেই এটা করা দরকার - এক রিপোর্টে বলছেন তারা। ব্রিটেনের জাতীয় ডায়েট এ্যান্ড নিউটিশন সার্ভে নামের এক জরিপে দেখা গেছে, একজন টিনএজারের (মোট ক্যালরির অংশ হিসেবে) যতটুকু সুগার খাওয়া উচিৎ - প্রকৃতপক্ষে সে তার তিনগুণ বেশি খাচ্ছে। আইপিপিআরের পরিচালক টম কিবাসি বলছেন, প্লেইন প্যাকেজিং অর্থাৎ মিষ্টিজাতীয় জিনিসকে অনাকর্ষণীয় সাদা প্যাকেটে বিক্রি করা শুরু করলে অতিরিক্ত সুগার খাওয়া নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এক বড় পরিবর্তন ঘটতে পারে। ব্রিটেনে এখন সিগারেটের প্যাকেটে ধূমপানজনিত রোগের ছবি থাকে এর সাথে জাংক ফুড বা চটজলদি খাবারের বিজ্ঞাপন প্রচারে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথাও বলেছেন তিনি। ব্রিটেনে সরকারের মন্ত্রীরাও বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন বলে খবর বেরিয়েছে। কিন্তু অনেকে প্রশ্ন করছেন যে ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে কিনা। চিনি-মেশানো খাবার উৎপাদন-বাজারজাতকরণের সাথে যুক্ত বড় প্রতিষ্ঠানগুলো ইতিমধ্যেই এ নিয়ে আপত্তি তুলেছে। তারা বলছে এটা বাণিজ্যিক ও প্রতিযোগিতার স্বাথীনতার বিরোধী। বিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর: আড়ং বন্ধের পর বদলি নাটক, সামাজিক মাধ্যম সরগরম কী ধরণের পুরুষ পছন্দ বাংলাদেশের মেয়েদের? মাঝরাতে রান্নাঘরের মেঝেতে কুমির দেখলেন যে নারী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যেভাবে লড়াই করছে কেনিয়া ভেপিং বা ই সিগারেট ধূমপান কমাতে সহায়ক হয়েছে বলে মনে করেন অনেকে কিন্তু তামাক শিল্পও এক সময় এই একই যুক্তি তুলে ধরেছিল, কিন্তু তা সরকারের কঠোর ধূমপানবিরোধী অবস্থানকে দমাতে পারে নি। </s>
ট্রেন টু বুসান সিনেমার সারাংশ লেখ
ট্রেন টু বুসান দক্ষিণ কোরিয়া ভিত্তিক একটি অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলার মুভি। এটি একজন পুরুষ এবং তার মেয়ের যাত্রার অন্বেষণ করে যারা একটি জম্বি অ্যাপোক্যালিপস এর মাঝে ধরা পড়ে। এটি একটি সুন্দর চলচ্চিত্র যা ত্যাগ, আত্মনির্ভরশীলতা প্রদর্শন করে এবং এই আশার সাথে শেষ হয় যে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি সত্ত্বেও, মানুষ সর্বদা বেঁচে থাকার এবং একে অপরকে সমর্থন করার উপায় খুঁজে পাবে।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] ট্রেন টু বুসান সিনেমার সারাংশ লেখ [/INST] ট্রেন টু বুসান দক্ষিণ কোরিয়া ভিত্তিক একটি অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলার মুভি। এটি একজন পুরুষ এবং তার মেয়ের যাত্রার অন্বেষণ করে যারা একটি জম্বি অ্যাপোক্যালিপস এর মাঝে ধরা পড়ে। এটি একটি সুন্দর চলচ্চিত্র যা ত্যাগ, আত্মনির্ভরশীলতা প্রদর্শন করে এবং এই আশার সাথে শেষ হয় যে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি সত্ত্বেও, মানুষ সর্বদা বেঁচে থাকার এবং একে অপরকে সমর্থন করার উপায় খুঁজে পাবে। </s>
জাপানে খাদ্য হিসেবে কোন বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়?
জাপানে খাদ্য হিসেবে অনেক বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল ফুগু মাছ। ফুগু মাছের যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন নামক একটি মারাত্মক বিষ থাকে। এই বিষ স্নায়ুতন্ত্রকে পক্ষাঘাতগ্রস্ত করে এবং মৃত্যু ঘটাতে পারে। ফুগু মাছ খাওয়ার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রাঁধুনিদের প্রয়োজন। এই রাঁধুনিরা মাছের বিষাক্ত অংশগুলি সাবধানে অপসারণ করে। ফুগু মাছ সাধারণত কাঁচা বা স্যুপ হিসেবে খাওয়া হয়। জাপানে ফুগু মাছ খাওয়া একটি জনপ্রিয় খাবার। এটিকে জাপানি খাবারের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, ফুগু মাছ খাওয়া অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। প্রতি বছর জাপানে ফুগু মাছের বিষক্রিয়ায় বেশ কয়েকজন লোক মারা যায়। জাপানে খাওয়া হয় এমন অন্যান্য বিষাক্ত মাছের মধ্যে রয়েছে - বারানকো (ইয়াসাকানি), তেকি (হাইফিশা), সাকুরামা (ইয়াসাকানি), টেপী (ইয়াসাকানি), কাইরাকু (কুশি-ফুগু), টেনরু (কুশি-ফুগু) | এই মাছগুলিও যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন বিষ ধারণ করে।
Bengali
ben
re-annotations
5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad
<s>[INST] জাপানে খাদ্য হিসেবে কোন বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়? [/INST] জাপানে খাদ্য হিসেবে অনেক বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল ফুগু মাছ। ফুগু মাছের যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন নামক একটি মারাত্মক বিষ থাকে। এই বিষ স্নায়ুতন্ত্রকে পক্ষাঘাতগ্রস্ত করে এবং মৃত্যু ঘটাতে পারে। ফুগু মাছ খাওয়ার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রাঁধুনিদের প্রয়োজন। এই রাঁধুনিরা মাছের বিষাক্ত অংশগুলি সাবধানে অপসারণ করে। ফুগু মাছ সাধারণত কাঁচা বা স্যুপ হিসেবে খাওয়া হয়। জাপানে ফুগু মাছ খাওয়া একটি জনপ্রিয় খাবার। এটিকে জাপানি খাবারের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, ফুগু মাছ খাওয়া অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। প্রতি বছর জাপানে ফুগু মাছের বিষক্রিয়ায় বেশ কয়েকজন লোক মারা যায়। জাপানে খাওয়া হয় এমন অন্যান্য বিষাক্ত মাছের মধ্যে রয়েছে - বারানকো (ইয়াসাকানি), তেকি (হাইফিশা), সাকুরামা (ইয়াসাকানি), টেপী (ইয়াসাকানি), কাইরাকু (কুশি-ফুগু), টেনরু (কুশি-ফুগু) | এই মাছগুলিও যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন বিষ ধারণ করে। </s>
গারো পাহাড়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো।
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো-খাসিয়া পর্বতমালার একটি অংশ গারো পাহাড়। এর বিস্তৃতি প্রায় ৮ হাজার বর্গকিলোমিটার। ঘন বন জঙ্গলে আচ্ছাদিত এ গারো পাহাড়ই গারো সম্প্রদায়ের মূল বাসভূমি। এ গারো পাহাড়ের পাদদেশেই অবস্থিত বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, শেরপুর, জামালপুর ও নেত্রকোনা জেলা। গারো পাহাড়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম নক্রেক। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১৪০০ মিটার বা ৪,৬৫২ ফুট। এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে সিমসাং নামের একটি নদী, যা বাংলাদেশে সোমেশ্বরী নামে পরিচিত। গারো পাহাড়ের পাদদেশে শেরপুরের গজনীতে গড়ে উঠেছে গজনী অবকাশ কেন্দ্র। সীমান্ত ঘেঁষা গহীন অরণ্য, মনোরম আবহাওয়া এবং বিস্তৃর্ণ বনাঞ্চল— সব মিলিয়ে গজনী এক অনাবিল আনন্দের জায়গা।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] গারো পাহাড়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো। [/INST] ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো-খাসিয়া পর্বতমালার একটি অংশ গারো পাহাড়। এর বিস্তৃতি প্রায় ৮ হাজার বর্গকিলোমিটার। ঘন বন জঙ্গলে আচ্ছাদিত এ গারো পাহাড়ই গারো সম্প্রদায়ের মূল বাসভূমি। এ গারো পাহাড়ের পাদদেশেই অবস্থিত বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, শেরপুর, জামালপুর ও নেত্রকোনা জেলা। গারো পাহাড়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম নক্রেক। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১৪০০ মিটার বা ৪,৬৫২ ফুট। এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে সিমসাং নামের একটি নদী, যা বাংলাদেশে সোমেশ্বরী নামে পরিচিত। গারো পাহাড়ের পাদদেশে শেরপুরের গজনীতে গড়ে উঠেছে গজনী অবকাশ কেন্দ্র। সীমান্ত ঘেঁষা গহীন অরণ্য, মনোরম আবহাওয়া এবং বিস্তৃর্ণ বনাঞ্চল— সব মিলিয়ে গজনী এক অনাবিল আনন্দের জায়গা। </s>
রংধনু হওয়ার কারণ কি?
যখন আলো মেঘের মধ্যে জলের মধ্য দিয়ে যায়, তখন এটি প্রতিসরণ করে এবং এর উপাদান 7 রঙে ভেঙ্গে যায় যা একটি রংধনু হিসাবে দেখা হয়
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] রংধনু হওয়ার কারণ কি? [/INST] যখন আলো মেঘের মধ্যে জলের মধ্য দিয়ে যায়, তখন এটি প্রতিসরণ করে এবং এর উপাদান 7 রঙে ভেঙ্গে যায় যা একটি রংধনু হিসাবে দেখা হয় </s>
নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন: পূর্ণবেগে দৌড় প্রতিযোগিতায় জামাইকানরা ২০০৫ সালে ১০০ মিটার ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার শুরু করেছিল। জামাইকার আসাফা পাওয়েল ২০০৫ সালের জুনে ৯.৭৭ সেকেন্ড এবং ২০০৮ সালের মে মাসে ৯.৭৪ সেকেন্ড রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন। তবে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জ্যামাইকার ক্রীড়াবিদরা দেশের মোট স্বর্ণপদকের সংখ্যা দ্বিগুণ করে এবং একক খেলায় প্রাপ্ত পদকের সংখ্যা অর্জনের দিক থেকে দেশটির রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিল। বেইজিংয়ে জ্যামাইকার ছয়টি স্বর্ণপদকের মধ্যে তিনটিই উসাইন বোল্ট জিতেছিলেন, তিনি যে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তার তিনটিতেই একটি অলিম্পিক এবং বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছিলেন। শেলি-অ্যান ফ্রেজার মহিলাদের ১০০ মিটারে
অভূতপূর্ব মল্লক্রীড়ায় জ্যামাইকার হয়ে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন: পূর্ণবেগে দৌড় প্রতিযোগিতায় জামাইকানরা ২০০৫ সালে ১০০ মিটার ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার শুরু করেছিল। জামাইকার আসাফা পাওয়েল ২০০৫ সালের জুনে ৯.৭৭ সেকেন্ড এবং ২০০৮ সালের মে মাসে ৯.৭৪ সেকেন্ড রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন। তবে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জ্যামাইকার ক্রীড়াবিদরা দেশের মোট স্বর্ণপদকের সংখ্যা দ্বিগুণ করে এবং একক খেলায় প্রাপ্ত পদকের সংখ্যা অর্জনের দিক থেকে দেশটির রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিল। বেইজিংয়ে জ্যামাইকার ছয়টি স্বর্ণপদকের মধ্যে তিনটিই উসাইন বোল্ট জিতেছিলেন, তিনি যে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তার তিনটিতেই একটি অলিম্পিক এবং বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছিলেন। শেলি-অ্যান ফ্রেজার মহিলাদের ১০০ মিটারে [/INST] অভূতপূর্ব মল্লক্রীড়ায় জ্যামাইকার হয়ে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। </s>
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ছবিটি, একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, পাকিস্তান সেনাবাহিনী দ্বারা যুদ্ধবন্দী হিসাবে নেওয়া ভারতীয় সেনাবাহিনীর ছয় সৈন্যের পালানোর বিবরণ। যুদ্ধের আগে, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ) বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল পশ্চিম পাকিস্তান (বর্তমান পাকিস্তান) থেকে নিজেকে আলাদা করে নিয়ে নতুন দেশ গঠনের জন্য।
একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? ছবিটি, একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, পাকিস্তান সেনাবাহিনী দ্বারা যুদ্ধবন্দী হিসাবে নেওয়া ভারতীয় সেনাবাহিনীর ছয় সৈন্যের পালানোর বিবরণ। যুদ্ধের আগে, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ) বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল পশ্চিম পাকিস্তান (বর্তমান পাকিস্তান) থেকে নিজেকে আলাদা করে নিয়ে নতুন দেশ গঠনের জন্য। [/INST] একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় | </s>
পারুল ও সালমা দুই বান্ধবী। পারুল সৌরজগৎ সম্পর্কে জানতে একটি বই পড়ছিল। সে জানল, সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য। আর এই সূর্য থেকে সামান্য তাপ ও আলো দ্বারাই একটি গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণ ঘটেছে। সালমা একদিন স্কুলের সহপাঠীদের সাথে লঞ্চ নিয়ে শিক্ষা সফরে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌছালেও ফেরার পথে ঐ একই রুটে পানি কম থাকার কারণে লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি পানিতে ভরে গেলে তারা ফিরে আসে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই এমনটি ঘটে। পারুল সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে, সেটির ব্যাখ্যা কর।
উদ্দীপকে পারুল বই পড়ে সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে তা হলো আমাদের পৃথিবী। পৃথিবী হচ্ছে সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ। পৃথিবীর আয়তন ৫১০,১০০,৪২২ বর্গকিলোমিটার। পৃথিবী পৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ১৩.৯০° সেলসিয়াস যা প্রাণের জন্য উপযোগী। এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীদের জানা গ্রহগুলোর মধ্যে একমাত্র পৃথিবীতেই জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ আছে। মহাবিশ্বের কোনো কোনো গ্রহে প্রাণ ধারণের অনুকূল পরিবেশ থাকতে পারে বলে সাম্প্রতিক গবেষণায় কিছুটা ইঙ্গিত মিলেছে। পৃথিবীকে ঘিরে আছে একটি গ্যাসীয় আবরণ যাকে বলে বায়ুমণ্ডল । বায়ুমণ্ডল সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে প্রাণিজগতকে রক্ষা করে এবং এর গ্যাসীয় উপাদান যেমন— কার্বন ডাই-অক্সাইড, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন ইত্যাদি উদ্ভিদ এবং প্রাণীকে বাঁচিয়ে রাখে। পৃথিবী সূর্য থেকে আলো ও তাপ পায়। সূর্যের আলো ছাড়া এ গ্রহ অন্ধকারে ডুবে থাকত। আর প্রচণ্ড শৈত্যের কারণে কোনো প্রাণীও বাঁচত না । উদ্দীপকে উল্লেখিত গ্রহটিতে প্রাণী ও উদ্ভিদকূল সূর্য থেকে পাওয়া পরিমিত তাপ ও আলোর মাধ্যমে জীবনধারণ করছে। সূর্যের তাপ ও আলো কাজে লাগিয়েই গ্রহটি দিন দিন উন্নতি লাভ করছে, যা পৃথিবী নামের গ্রহের অনুরূপ। তাই বলা যায়, পারুল বই পড়ে সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে সেটি হলো পৃথিবী।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] পারুল ও সালমা দুই বান্ধবী। পারুল সৌরজগৎ সম্পর্কে জানতে একটি বই পড়ছিল। সে জানল, সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য। আর এই সূর্য থেকে সামান্য তাপ ও আলো দ্বারাই একটি গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণ ঘটেছে। সালমা একদিন স্কুলের সহপাঠীদের সাথে লঞ্চ নিয়ে শিক্ষা সফরে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌছালেও ফেরার পথে ঐ একই রুটে পানি কম থাকার কারণে লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি পানিতে ভরে গেলে তারা ফিরে আসে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই এমনটি ঘটে। পারুল সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে, সেটির ব্যাখ্যা কর। [/INST] উদ্দীপকে পারুল বই পড়ে সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে তা হলো আমাদের পৃথিবী। পৃথিবী হচ্ছে সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ। পৃথিবীর আয়তন ৫১০,১০০,৪২২ বর্গকিলোমিটার। পৃথিবী পৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ১৩.৯০° সেলসিয়াস যা প্রাণের জন্য উপযোগী। এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীদের জানা গ্রহগুলোর মধ্যে একমাত্র পৃথিবীতেই জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ আছে। মহাবিশ্বের কোনো কোনো গ্রহে প্রাণ ধারণের অনুকূল পরিবেশ থাকতে পারে বলে সাম্প্রতিক গবেষণায় কিছুটা ইঙ্গিত মিলেছে। পৃথিবীকে ঘিরে আছে একটি গ্যাসীয় আবরণ যাকে বলে বায়ুমণ্ডল । বায়ুমণ্ডল সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে প্রাণিজগতকে রক্ষা করে এবং এর গ্যাসীয় উপাদান যেমন— কার্বন ডাই-অক্সাইড, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন ইত্যাদি উদ্ভিদ এবং প্রাণীকে বাঁচিয়ে রাখে। পৃথিবী সূর্য থেকে আলো ও তাপ পায়। সূর্যের আলো ছাড়া এ গ্রহ অন্ধকারে ডুবে থাকত। আর প্রচণ্ড শৈত্যের কারণে কোনো প্রাণীও বাঁচত না । উদ্দীপকে উল্লেখিত গ্রহটিতে প্রাণী ও উদ্ভিদকূল সূর্য থেকে পাওয়া পরিমিত তাপ ও আলোর মাধ্যমে জীবনধারণ করছে। সূর্যের তাপ ও আলো কাজে লাগিয়েই গ্রহটি দিন দিন উন্নতি লাভ করছে, যা পৃথিবী নামের গ্রহের অনুরূপ। তাই বলা যায়, পারুল বই পড়ে সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে সেটি হলো পৃথিবী। </s>
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "শেখ নাহিয়ানের" প্রসঙ্গ : বুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
বুর্জ আল-আরব হোটেলটির মালিক কে ?
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "শেখ নাহিয়ানের" প্রসঙ্গ : বুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। [/INST] বুর্জ আল-আরব হোটেলটির মালিক কে ? </s>
একটি বনের একটি হ্রদ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন
একটি হ্রদ হল একটি বৃহৎ জলের দেহ যা মাছ, ব্যাঙ, রাজহাঁস, অন্যান্য জলের বন্যপ্রাণী এবং সেইসাথে জলের জন্য স্থল প্রাণীদের দ্বারা ঘন ঘন বাস করে। ঈগলরা হ্রদের জলে মাছ শিকার করে। গরমের দিনে হ্রদের স্থির জল পরিষ্কার আকাশে মেঘের প্রতিফলন ঘটায়, মনে হয় যেন হ্রদটি আকাশেরই সম্প্রসারণ। শীতকালে, হ্রদের পৃষ্ঠ হিমায়িত হয়। শরৎকালে আশেপাশের গাছের খসে পড়া বাদামী পাতাগুলো ছোট নৌকার মতো পানিতে ভেসে বেড়ায়। বর্ষাকালে হ্রদের জল বর্ষার বৃষ্টিতে প্রায়ই এর পাড় উপচে পড়ে ফুলে ওঠে। ব্যাঙ ক্রমাগত ক্রন্দন করে। একটি হ্রদ প্রকৃতির একটি সুন্দর সৃষ্টি এবং আমাদের বাস্তুতন্ত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] একটি বনের একটি হ্রদ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন [/INST] একটি হ্রদ হল একটি বৃহৎ জলের দেহ যা মাছ, ব্যাঙ, রাজহাঁস, অন্যান্য জলের বন্যপ্রাণী এবং সেইসাথে জলের জন্য স্থল প্রাণীদের দ্বারা ঘন ঘন বাস করে। ঈগলরা হ্রদের জলে মাছ শিকার করে। গরমের দিনে হ্রদের স্থির জল পরিষ্কার আকাশে মেঘের প্রতিফলন ঘটায়, মনে হয় যেন হ্রদটি আকাশেরই সম্প্রসারণ। শীতকালে, হ্রদের পৃষ্ঠ হিমায়িত হয়। শরৎকালে আশেপাশের গাছের খসে পড়া বাদামী পাতাগুলো ছোট নৌকার মতো পানিতে ভেসে বেড়ায়। বর্ষাকালে হ্রদের জল বর্ষার বৃষ্টিতে প্রায়ই এর পাড় উপচে পড়ে ফুলে ওঠে। ব্যাঙ ক্রমাগত ক্রন্দন করে। একটি হ্রদ প্রকৃতির একটি সুন্দর সৃষ্টি এবং আমাদের বাস্তুতন্ত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। </s>
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন তার রথের সারথি নিয়োগ করেন তার মিত্র কৃষ্ণকে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন কৌরবদের অনেক সেনাকে হত্যা করেন। তার হাতে কৌরবদের সেনাপতি ভীষ্ম কে শরশয্যায় নিপাতিত করেছেন। অবশ্য তার জন্য তাকে শিখণ্ডীর সাহায্য নিতে হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয়ের অন্যতম কারণ হল অর্জুনের রণনৈপুণ্য। তাছাড়া অর্জুন ভগদত্ত, জয়দ্রথ, কর্ণকে তিনি বধ করেছেন। কিন্তু ভীষ্মকে শরশয্যায় নিপাতিত করতে তাঁকে শিখণ্ডীকে সামনে রাখতে হয়েছে। এই অন্যায় যুদ্ধের জন্য বসু দেবতাগণ অর্জুনকে নরকবাসের অভিশাপ দিয়েছিলেন।
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ? কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন তার রথের সারথি নিয়োগ করেন তার মিত্র কৃষ্ণকে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন কৌরবদের অনেক সেনাকে হত্যা করেন। তার হাতে কৌরবদের সেনাপতি ভীষ্ম কে শরশয্যায় নিপাতিত করেছেন। অবশ্য তার জন্য তাকে শিখণ্ডীর সাহায্য নিতে হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয়ের অন্যতম কারণ হল অর্জুনের রণনৈপুণ্য। তাছাড়া অর্জুন ভগদত্ত, জয়দ্রথ, কর্ণকে তিনি বধ করেছেন। কিন্তু ভীষ্মকে শরশয্যায় নিপাতিত করতে তাঁকে শিখণ্ডীকে সামনে রাখতে হয়েছে। এই অন্যায় যুদ্ধের জন্য বসু দেবতাগণ অর্জুনকে নরকবাসের অভিশাপ দিয়েছিলেন। [/INST] কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ | </s>
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: দ্বিতীয় ফয়সাল (আরবি : الملك فيصل الثاني "Al-Malik Fayṣal Ath-thānī") (২রা মে ১৯৩৫ – ১৪ই জুলাই ১৯৫৮) ছিলেন ইরাকের শেষ বাদশাহ। ১৯৩৯ সালের ৪ এপ্রিল থেকে ১৯৫৮ সালের জুলাইয়ে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি শাসন করেন। ১৪ জুলাই বিপ্লবে
তিনি তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের সাথে নিহত হন। এই হত্যাকান্ডের মাধ্যমে ইরাকে ৩৭ বছরব্যপী চলমান হাশেমি রাজত্বের অবসান ঘটে। এরপর কোনোপ্রকার গণভোট ছাড়াই ইরাককে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: দ্বিতীয় ফয়সাল (আরবি : الملك فيصل الثاني "Al-Malik Fayṣal Ath-thānī") (২রা মে ১৯৩৫ – ১৪ই জুলাই ১৯৫৮) ছিলেন ইরাকের শেষ বাদশাহ। ১৯৩৯ সালের ৪ এপ্রিল থেকে ১৯৫৮ সালের জুলাইয়ে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি শাসন করেন। ১৪ জুলাই বিপ্লবে [/INST] তিনি তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের সাথে নিহত হন। এই হত্যাকান্ডের মাধ্যমে ইরাকে ৩৭ বছরব্যপী চলমান হাশেমি রাজত্বের অবসান ঘটে। এরপর কোনোপ্রকার গণভোট ছাড়াই ইরাককে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়। </s>
অনুচ্ছেদ লিখুন: ডেঙ্গু জ্বর।
বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু এক আতঙ্কের নাম। ডেঙ্গুজ্বরের উৎপত্তি ডেঙ্গু ভাইরাসের মাধ্যমে। ডেঙ্গু হলো ফ্লাভিভাই বিডি পরিবার ও ফ্লাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত মশা বাহিত এক ধরনের ভাইরাস। ডেঙ্গুজ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনো সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ালে, সেই ব্যক্তি চার থেকে ছয়দিনের মধ্যে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়। সাধারণত বর্ষাকালে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এডিস মশার বংশবিস্তারের উপযোগী বিভিন্ন আধার হলো কাপ, টব, টায়ার, ডাবের খোলস, গর্ত, ছাদ ইত্যাদিতে জমে থাকা বৃষ্টির পানি ও পরিষ্কার পানি। এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায়। ডেঙ্গুজ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর এবং শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে। শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে মাথা, চোখের পেছনে, হাড়, কোমর, পিঠসহ অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। সারা শরীরে লালচে দানা দেখা দেয়, সাথে বমিবমি ভাব। অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করা, রুচি কমে যাওয়া ইত্যাদি ডেঙ্গু রোগের অন্যতম লক্ষণ। সঠিক চিকিৎসা নিলে ডেঙ্গু রোগী ২-৭ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে। ডেঙ্গুজ্বর সন্দেহ হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পরিপূর্ণ বিশ্রাম এবং বেশি করে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ডেঙ্গু মারাত্মক রূপ নিলে রোগীকে রক্ত দিতে হতে পারে। ডেঙ্গু ভাইরাস প্রতিরোধে এখনো কোনো ভ্যাকসিন আবিস্কৃত হয় নি। তাই মশক নিধন বর্তমান ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায়। মশার আবাসস্থল ধ্বংস করতে হবে, পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং দিনের বেলা বিশ্রাম নিলে মশারি টানিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। জনসচেতনতাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তাই সরকারের পাশাপাশি আমাদেরও উচিত জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ভূমিকা রাখা। তাই সচেতনতা বৃদ্ধির সাথে ডেঙ্গুজ্বর প্রতিরোধকল্পে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা একান্ত কাম্য।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] অনুচ্ছেদ লিখুন: ডেঙ্গু জ্বর। [/INST] বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু এক আতঙ্কের নাম। ডেঙ্গুজ্বরের উৎপত্তি ডেঙ্গু ভাইরাসের মাধ্যমে। ডেঙ্গু হলো ফ্লাভিভাই বিডি পরিবার ও ফ্লাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত মশা বাহিত এক ধরনের ভাইরাস। ডেঙ্গুজ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনো সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ালে, সেই ব্যক্তি চার থেকে ছয়দিনের মধ্যে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়। সাধারণত বর্ষাকালে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এডিস মশার বংশবিস্তারের উপযোগী বিভিন্ন আধার হলো কাপ, টব, টায়ার, ডাবের খোলস, গর্ত, ছাদ ইত্যাদিতে জমে থাকা বৃষ্টির পানি ও পরিষ্কার পানি। এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায়। ডেঙ্গুজ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর এবং শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে। শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে মাথা, চোখের পেছনে, হাড়, কোমর, পিঠসহ অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। সারা শরীরে লালচে দানা দেখা দেয়, সাথে বমিবমি ভাব। অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করা, রুচি কমে যাওয়া ইত্যাদি ডেঙ্গু রোগের অন্যতম লক্ষণ। সঠিক চিকিৎসা নিলে ডেঙ্গু রোগী ২-৭ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে। ডেঙ্গুজ্বর সন্দেহ হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পরিপূর্ণ বিশ্রাম এবং বেশি করে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ডেঙ্গু মারাত্মক রূপ নিলে রোগীকে রক্ত দিতে হতে পারে। ডেঙ্গু ভাইরাস প্রতিরোধে এখনো কোনো ভ্যাকসিন আবিস্কৃত হয় নি। তাই মশক নিধন বর্তমান ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায়। মশার আবাসস্থল ধ্বংস করতে হবে, পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং দিনের বেলা বিশ্রাম নিলে মশারি টানিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। জনসচেতনতাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তাই সরকারের পাশাপাশি আমাদেরও উচিত জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ভূমিকা রাখা। তাই সচেতনতা বৃদ্ধির সাথে ডেঙ্গুজ্বর প্রতিরোধকল্পে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা একান্ত কাম্য। </s>
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভূমিকা লেখ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের পর সর্বাধিক অবদান রাখে সোভিয়েত ইউনিয়ন। পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধ বন্ধের জন্য সোভিয়েত রাষ্ট্রপ্রধান ইয়াহিয়া খানকে আহ্বান জানান। সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রচার মাধ্যমগুলো বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনে সহায়তা করে। জাতিসংঘে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব দিলে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো প্রদান করে তা বাতিল করে দেয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভূমিকা লেখ। [/INST] বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের পর সর্বাধিক অবদান রাখে সোভিয়েত ইউনিয়ন। পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধ বন্ধের জন্য সোভিয়েত রাষ্ট্রপ্রধান ইয়াহিয়া খানকে আহ্বান জানান। সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রচার মাধ্যমগুলো বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনে সহায়তা করে। জাতিসংঘে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব দিলে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো প্রদান করে তা বাতিল করে দেয়। </s>
নোংরা কিছু দেখলে মুখে থুথু আসে কেন? এক কথায় উত্তর দাও।
নোংরা কিছু দেখলে শরীরের বিশেষ বিশেষ ইন্দ্রিয় থেকে উত্তেজনা মস্তিষ্কের কোষে পৌঁছে এবং এখান থেকে সংকেত সংশ্লিষ্ট গ্রন্থিতে পৌঁছানোর কারণে মুখে থুথু আসে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] নোংরা কিছু দেখলে মুখে থুথু আসে কেন? এক কথায় উত্তর দাও। [/INST] নোংরা কিছু দেখলে শরীরের বিশেষ বিশেষ ইন্দ্রিয় থেকে উত্তেজনা মস্তিষ্কের কোষে পৌঁছে এবং এখান থেকে সংকেত সংশ্লিষ্ট গ্রন্থিতে পৌঁছানোর কারণে মুখে থুথু আসে। </s>
ওজোন স্তর কী?
ওজোন স্তর বায়ুমণ্ডলের একটি অংশ যেখানে ওজোন অণুর উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। এই স্তরটি সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে যা অতিবেগুনি রশ্মির ধ্বংসাত্মক প্রভাব থেকে জীবনকে রক্ষা করে।
Bengali
ben
re-annotations
35c1f68eb0e00572e2f771f385a90bd34ffa3df3448337f1d1f3110c0b480732
<s>[INST] ওজোন স্তর কী? [/INST] ওজোন স্তর বায়ুমণ্ডলের একটি অংশ যেখানে ওজোন অণুর উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। এই স্তরটি সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে যা অতিবেগুনি রশ্মির ধ্বংসাত্মক প্রভাব থেকে জীবনকে রক্ষা করে। </s>
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সম্ভাব্য অভিস্রবণিক চাপ হলো
সর্বাধিক অভিস্রবণিক চাপ যা কোনো দ্রবণে বিকাশ করতে পারে যদি এটি তার অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা শুদ্ধ দ্রাবক থেকে পৃথক করা হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সম্ভাব্য অভিস্রবণিক চাপ হলো [/INST] সর্বাধিক অভিস্রবণিক চাপ যা কোনো দ্রবণে বিকাশ করতে পারে যদি এটি তার অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা শুদ্ধ দ্রাবক থেকে পৃথক করা হয়। </s>
সবজির তরকারি রান্না করার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর
পানি দিয়ে সবজি পরিষ্কার করুন। সবজি ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। ফ্রাইং প্যানে তেল যোগ করুন এবং এটি গরম হতে দিন। প্রথমে মশলা ও পেঁয়াজ দিয়ে ভাজুন। তারপরে প্রথমে শক্তগুলি দিয়ে শাকসবজি যোগ করা শুরু করুন। সবশেষে নরম সবজি যোগ করুন এবং সবকিছু হালকা বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। জল যোগ করুন এবং এটি কয়েক মিনিটের জন্য সিদ্ধ হতে দিন। স্বাদমতো লবণ যোগ করুন এবং পরিবেশন করুন।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] সবজির তরকারি রান্না করার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর [/INST] পানি দিয়ে সবজি পরিষ্কার করুন। সবজি ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। ফ্রাইং প্যানে তেল যোগ করুন এবং এটি গরম হতে দিন। প্রথমে মশলা ও পেঁয়াজ দিয়ে ভাজুন। তারপরে প্রথমে শক্তগুলি দিয়ে শাকসবজি যোগ করা শুরু করুন। সবশেষে নরম সবজি যোগ করুন এবং সবকিছু হালকা বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। জল যোগ করুন এবং এটি কয়েক মিনিটের জন্য সিদ্ধ হতে দিন। স্বাদমতো লবণ যোগ করুন এবং পরিবেশন করুন। </s>
পূর্ণিমা তিথিতে জোয়ার তীব্র হয় কেন?
পূর্ণিমা তিথিতে চন্দ্র ও সূর্য সমসূত্রে থাকে এবং উভয়ের মিলিত আকর্ষণে তীব্র জোয়ারের সৃষ্টি হয়। চন্দ্র ও সূর্য ভূ-পৃষ্ঠের জলভাগ ও স্থলভাগকে আকর্ষণের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর একস্থানে ফুলে উঠে এবং অন্যত্র নেমে যায়। এভাবে সমুদ্রের পানিরাশি নিয়মিত ফুলে ওঠাকে জোয়ার বলে। পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবীর একপাশে চাঁদ ও অপর পাশে সূর্য অবস্থান করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] পূর্ণিমা তিথিতে জোয়ার তীব্র হয় কেন? [/INST] পূর্ণিমা তিথিতে চন্দ্র ও সূর্য সমসূত্রে থাকে এবং উভয়ের মিলিত আকর্ষণে তীব্র জোয়ারের সৃষ্টি হয়। চন্দ্র ও সূর্য ভূ-পৃষ্ঠের জলভাগ ও স্থলভাগকে আকর্ষণের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর একস্থানে ফুলে উঠে এবং অন্যত্র নেমে যায়। এভাবে সমুদ্রের পানিরাশি নিয়মিত ফুলে ওঠাকে জোয়ার বলে। পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবীর একপাশে চাঁদ ও অপর পাশে সূর্য অবস্থান করে। </s>
"স্বাধীনতা দিবস" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো।
২৬শে মার্চ আমাদের জাতীয় জীবনে বিশেষ তাৎপর্যময় একটি দিন। এদেশের মানুষের জীবনে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছিল এদিন থেকেই। ১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সরকারিভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয় এবং বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। মধ্যরাতের পর হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। গ্রেফতারের পূর্বেই, অর্থাৎ ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পরপরই সারাদেশে শুরু হয় স্বতঃস্ফূর্ত মুক্তির সংগ্রাম। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। বর্তমানে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপিত হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৃথক পৃথক বাণী দেন। সর্বস্তরের জনতা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। দেশের সকল প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এদিন নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আমরা স্বাধীনতা দিবসের চেতনাকে হৃদয়ে ধারণ করে সমৃদ্ধ স্বদেশ গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাব।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] "স্বাধীনতা দিবস" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। [/INST] ২৬শে মার্চ আমাদের জাতীয় জীবনে বিশেষ তাৎপর্যময় একটি দিন। এদেশের মানুষের জীবনে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছিল এদিন থেকেই। ১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সরকারিভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয় এবং বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। মধ্যরাতের পর হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। গ্রেফতারের পূর্বেই, অর্থাৎ ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পরপরই সারাদেশে শুরু হয় স্বতঃস্ফূর্ত মুক্তির সংগ্রাম। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। বর্তমানে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপিত হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৃথক পৃথক বাণী দেন। সর্বস্তরের জনতা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। দেশের সকল প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এদিন নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আমরা স্বাধীনতা দিবসের চেতনাকে হৃদয়ে ধারণ করে সমৃদ্ধ স্বদেশ গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাব। </s>
ইউরোপের ইতিহাস বিস্তারিত বর্ণনা করো।
ইউরোপ– বিশেষ করে প্রাচীন গ্রিস পাশ্চাত্য সংস্কৃতির পীঠস্থান। ইউরোপ পঞ্চদশ শতকের শুরু থেকে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে প্রধান ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে উপনিবেশবাদ শুরু হবার পর থেকে। ষোড়শ থেকে বিশ শতকের মধ্যে ইউরোপীয় দেশগুলোর বিভিন্ন সময়ে আমেরিকা, অধিকাংশ আফ্রিকা ও ওশেনিয়া এবং অপ্রতিরোধ্যভাবে অধিকাংশ এশিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। আঠারো শতকের শেষভাগে গ্রেট ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়। এর ফলে পশ্চিম ইউরোপ এবং অবশেষে বৃহত্তর বিশ্বে আমূল অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক পরিবর্তন ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (২৮ জুলাই ১৯১৪ – ১১ নভেম্বর ১৯১৮) এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫) মূলত ইউরোপকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়, যার ফলে মধ্য বিশ শতকে বৈশ্বিক বিষয়াবলিতে, পশ্চিম ইউরোপের আধিপত্যের অবসান ঘটে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের প্রাধান্য বিস্তার করে। স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে ইউরোপ লৌহ পর্দা বরাবর পশ্চিমে ন্যাটো ও পূর্বে ওয়ারশ চুক্তি দ্বারা বিভক্ত ছিল। ১৭৩০ সাল থেকে ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যে ভৌগোলিক সীমানা কোনো আন্তর্জাতিক সীমারেখা অনুসরণ করেনি। ইউরোপীয় একত্রীকরণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে শুরু হয়। রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক রেখায় ইউরোপকে সংগঠিত করার প্রচেষ্টায় ভূ- রাজনৈতিকভাবে নাম ব্যবহার শুরু হয়। ১ জানুয়ারি ১৯৫৮ গঠিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন সীমিতভাবে ২৮টি সদস্য রাষ্ট্রকে বোঝায়। আর ৫ মে ১৯৪৯ গঠিত ৪৭টি সদস্য রাষ্ট্রের কাউন্সিল অব ইউরোপ দ্বারা ব্যাপক ইউরোপকে বোঝায়। এর কিছু দেশ উরাল ও বসফরাস রেখা পার হয়ে যায়, যেগুলো সাইবেরিয়া এবং তুরস্কের অন্তর্ভুক্ত। ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের মানুষ 'মহাদেশীয়' বা 'মূল ভূখণ্ড' ইউরোপকে ইউরোপ বলে বুঝিয়ে থাকে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে ১৫টি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রের সৃষ্টি হয়। অনুরূপভাবে ১৯৯২ সালে চেকোস্লোভাকিয়া ভেঙে চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লোভাকিয়া নামক ২টি রাষ্ট্র এবং ১৯৯১ সাল থেকে যুগোস্লাভিয়া ভেঙে ৭টি রাষ্ট্র পরিণত হয়। দেশগুলো হলো— ১. ক্রোয়েশিয়া, ২. স্লোভেনিয়া, ৩. মন্টিনিগ্রো, ৪. বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ৫. মেসিডোনিয়া, ৬. সার্বিয়া এবং ৭. কসোভো। এরপর থেকে উভয় সংগঠন পূর্বদিকে বিস্তৃত হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আজকাল তার সদস্য দেশগুলোর উপর ক্রমবর্ধমান প্রভাব বিস্তার করছে। অনেক ইউরোপীয় দেশ নিজেদের মাঝে সীমানা এবং অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ বিলুপ্ত করেছে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] ইউরোপের ইতিহাস বিস্তারিত বর্ণনা করো। [/INST] ইউরোপ– বিশেষ করে প্রাচীন গ্রিস পাশ্চাত্য সংস্কৃতির পীঠস্থান। ইউরোপ পঞ্চদশ শতকের শুরু থেকে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে প্রধান ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে উপনিবেশবাদ শুরু হবার পর থেকে। ষোড়শ থেকে বিশ শতকের মধ্যে ইউরোপীয় দেশগুলোর বিভিন্ন সময়ে আমেরিকা, অধিকাংশ আফ্রিকা ও ওশেনিয়া এবং অপ্রতিরোধ্যভাবে অধিকাংশ এশিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। আঠারো শতকের শেষভাগে গ্রেট ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়। এর ফলে পশ্চিম ইউরোপ এবং অবশেষে বৃহত্তর বিশ্বে আমূল অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক পরিবর্তন ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (২৮ জুলাই ১৯১৪ – ১১ নভেম্বর ১৯১৮) এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫) মূলত ইউরোপকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়, যার ফলে মধ্য বিশ শতকে বৈশ্বিক বিষয়াবলিতে, পশ্চিম ইউরোপের আধিপত্যের অবসান ঘটে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের প্রাধান্য বিস্তার করে। স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে ইউরোপ লৌহ পর্দা বরাবর পশ্চিমে ন্যাটো ও পূর্বে ওয়ারশ চুক্তি দ্বারা বিভক্ত ছিল। ১৭৩০ সাল থেকে ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যে ভৌগোলিক সীমানা কোনো আন্তর্জাতিক সীমারেখা অনুসরণ করেনি। ইউরোপীয় একত্রীকরণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে শুরু হয়। রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক রেখায় ইউরোপকে সংগঠিত করার প্রচেষ্টায় ভূ- রাজনৈতিকভাবে নাম ব্যবহার শুরু হয়। ১ জানুয়ারি ১৯৫৮ গঠিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন সীমিতভাবে ২৮টি সদস্য রাষ্ট্রকে বোঝায়। আর ৫ মে ১৯৪৯ গঠিত ৪৭টি সদস্য রাষ্ট্রের কাউন্সিল অব ইউরোপ দ্বারা ব্যাপক ইউরোপকে বোঝায়। এর কিছু দেশ উরাল ও বসফরাস রেখা পার হয়ে যায়, যেগুলো সাইবেরিয়া এবং তুরস্কের অন্তর্ভুক্ত। ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের মানুষ 'মহাদেশীয়' বা 'মূল ভূখণ্ড' ইউরোপকে ইউরোপ বলে বুঝিয়ে থাকে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে ১৫টি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রের সৃষ্টি হয়। অনুরূপভাবে ১৯৯২ সালে চেকোস্লোভাকিয়া ভেঙে চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লোভাকিয়া নামক ২টি রাষ্ট্র এবং ১৯৯১ সাল থেকে যুগোস্লাভিয়া ভেঙে ৭টি রাষ্ট্র পরিণত হয়। দেশগুলো হলো— ১. ক্রোয়েশিয়া, ২. স্লোভেনিয়া, ৩. মন্টিনিগ্রো, ৪. বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ৫. মেসিডোনিয়া, ৬. সার্বিয়া এবং ৭. কসোভো। এরপর থেকে উভয় সংগঠন পূর্বদিকে বিস্তৃত হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আজকাল তার সদস্য দেশগুলোর উপর ক্রমবর্ধমান প্রভাব বিস্তার করছে। অনেক ইউরোপীয় দেশ নিজেদের মাঝে সীমানা এবং অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ বিলুপ্ত করেছে। </s>
কোন পাখি সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে?
ঈগল সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে। একটি পূর্ণবয়স্ক সুস্থ ঈগল ১১,০০০ ফুট উপরে উঠতে পারে।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] কোন পাখি সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে? [/INST] ঈগল সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে। একটি পূর্ণবয়স্ক সুস্থ ঈগল ১১,০০০ ফুট উপরে উঠতে পারে। </s>
রাতুলদের গ্রামে আগে অনেক পুকুর, জলাশয় ছিল। জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ আরো নানা কারণে বর্তমানে তাদের গ্রামের অনেক পুকুর, জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে। এই ঘটনার ফলে রাতুলদের গ্রামে কী প্রভাব পড়বে? ব্যাখ্যা করো।
উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার ফলে অর্থাৎ পুকুর, জলাশয় ভরাটের কারণে রাতুলদের গ্রামে পানি সংকট সৃষ্টি হবে এবং সংকটের কারণে নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশের নদ-নদী, জলাশয়, পুকুর শুকিয়ে যাওয়ার কারণে বা ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে কৃষি, মৎস্য চাষ, যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে জলাভূমির উপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীকে জীবন ও জীবিকার সন্ধানে তল্পিতল্পাসহ অন্যত্র চলে যেতে হচ্ছে। নদ-নদী, পুকুর বা জলাশয়ে উৎপাদিত মাছ আমিষের চাহিদা পূরণ করত। কিন্তু শুকিয়ে যাওয়া অথবা ভরাটের কারণে আমিষের চাহিদা পূরণ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। উদ্দীপকে দেখা যায়, রাতুলদের গ্রামে পূর্বে অনেক পুকুর, জলাশয় থাকলেও বর্তমানে বিভিন্ন কারণে ভরাট হয়ে গেছে। এর ফলে এসব পুকুর বা জলাশয়কে কেন্দ্র করে মাছ চাষ বা কৃষিতে সেচ প্রদান বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে জীবিকার উপর ব্যাপক প্রভাব পরিলক্ষিত হবে। খাবার পানি ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার্য পানির সংকট পড়তে পারে। এসব পুকুর বা জলাশয়ের তীরকে কেন্দ্র করে যে সকল গাছপালা, বাগানবাড়ি, সবুজ বৃক্ষের সমারোহ গড়ে উঠেছে পানির অভাবে তা নষ্ট হবে । তাতে মানুষ, মাছ, পশু-পাখি ও গাছ-তরুলতার অস্তিত্ব বিপন্ন হতে পারে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার ফলে রাতুলদের গ্রামে পানির অপ্রতুলতার নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] রাতুলদের গ্রামে আগে অনেক পুকুর, জলাশয় ছিল। জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ আরো নানা কারণে বর্তমানে তাদের গ্রামের অনেক পুকুর, জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে। এই ঘটনার ফলে রাতুলদের গ্রামে কী প্রভাব পড়বে? ব্যাখ্যা করো। [/INST] উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার ফলে অর্থাৎ পুকুর, জলাশয় ভরাটের কারণে রাতুলদের গ্রামে পানি সংকট সৃষ্টি হবে এবং সংকটের কারণে নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশের নদ-নদী, জলাশয়, পুকুর শুকিয়ে যাওয়ার কারণে বা ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে কৃষি, মৎস্য চাষ, যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে জলাভূমির উপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীকে জীবন ও জীবিকার সন্ধানে তল্পিতল্পাসহ অন্যত্র চলে যেতে হচ্ছে। নদ-নদী, পুকুর বা জলাশয়ে উৎপাদিত মাছ আমিষের চাহিদা পূরণ করত। কিন্তু শুকিয়ে যাওয়া অথবা ভরাটের কারণে আমিষের চাহিদা পূরণ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। উদ্দীপকে দেখা যায়, রাতুলদের গ্রামে পূর্বে অনেক পুকুর, জলাশয় থাকলেও বর্তমানে বিভিন্ন কারণে ভরাট হয়ে গেছে। এর ফলে এসব পুকুর বা জলাশয়কে কেন্দ্র করে মাছ চাষ বা কৃষিতে সেচ প্রদান বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে জীবিকার উপর ব্যাপক প্রভাব পরিলক্ষিত হবে। খাবার পানি ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার্য পানির সংকট পড়তে পারে। এসব পুকুর বা জলাশয়ের তীরকে কেন্দ্র করে যে সকল গাছপালা, বাগানবাড়ি, সবুজ বৃক্ষের সমারোহ গড়ে উঠেছে পানির অভাবে তা নষ্ট হবে । তাতে মানুষ, মাছ, পশু-পাখি ও গাছ-তরুলতার অস্তিত্ব বিপন্ন হতে পারে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার ফলে রাতুলদের গ্রামে পানির অপ্রতুলতার নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। </s>
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সোলেইমানি তাঁর সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন ১৯৮০ - এর দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের
শুরুতে, তিনি ৪১ তম বিভাগের অধিনায়ক ছিলেন। পরে তিনি ঐচ্ছিক বেশ কিছু অভিযানের সাথে জড়িত ছিলেন, সাদ্দামবিরোধী শিয়া ও ইরাকের কুর্দি গোষ্ঠীগুলিকে সামরিক সহায়তা প্রদান এবং পরবর্তীতে ফিলিস্তিনি অঞ্চলগুলিতে লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং হামাসকে সহায়তা প্রদান করেছেন । ২০১২ সালে সোলায়মানি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় বিশেষত ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড দ্য লেভান্টের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে সিরিয়ার সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা প্রদান করেন। সোলাইমানি ২০১৪-২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং লেভান্ট (আইএসআইএল) এর বিরুদ্ধে অগ্রসর হওয়া সম্মিলিত ইরাকি সরকার এবং শিয়া মিলিশিয়া বাহিনীর কমান্ডেও সহায়তা করেছিলেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : সোলেইমানি তাঁর সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন ১৯৮০ - এর দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের [/INST] শুরুতে, তিনি ৪১ তম বিভাগের অধিনায়ক ছিলেন। পরে তিনি ঐচ্ছিক বেশ কিছু অভিযানের সাথে জড়িত ছিলেন, সাদ্দামবিরোধী শিয়া ও ইরাকের কুর্দি গোষ্ঠীগুলিকে সামরিক সহায়তা প্রদান এবং পরবর্তীতে ফিলিস্তিনি অঞ্চলগুলিতে লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং হামাসকে সহায়তা প্রদান করেছেন । ২০১২ সালে সোলায়মানি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় বিশেষত ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড দ্য লেভান্টের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে সিরিয়ার সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা প্রদান করেন। সোলাইমানি ২০১৪-২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং লেভান্ট (আইএসআইএল) এর বিরুদ্ধে অগ্রসর হওয়া সম্মিলিত ইরাকি সরকার এবং শিয়া মিলিশিয়া বাহিনীর কমান্ডেও সহায়তা করেছিলেন। </s>
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : চূড়ান্ত মিশনগুলি গ্রহণের আগে দুটি পরিবর্তন করা হয়েছিল। দেখা গেছে যে বোমা ফেলার পরে ডাকোটা যখন পুরো গলা ফাটাতে টানছিল তখন ইঞ্জিনের এক্সস্টোস্ট শিখাগুলি স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয়েছিল, এন্টি এয়ারক্রাফ্ট গানারের পক্ষে এটি একটি সহজ চিহ্ন হিসাবে তৈরি হয়েছিল, তাই ঝুঁকিটিকে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করা হয়েছিল এবং তাদের মিশন বাতিল করা হয়েছিল। ডাকোটা ১৯ 1971১ সালের ২ নভেম্বর পরে বারাকপুরে প্রেরণ করা হয়। এবং বাংলাদেশ সরকারী কর্মকর্তাদের পরিবহন করত এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরবরাহ প্রেরণ করত। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ বাহিনী কমান্ডাররা শোধনাগারের উপর পরিকল্পিত আক্রমণকে ভেটো দিয়েছিল, ইঙ্গিত করে যে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে এটি অক্ষত ও কার্যকর করা বাংলাদেশের পক্ষে জরুরি ছিল। ওটার এবং হেলিকপ্টারটির জন্য লক্ষ্যটি রিফাইনারের জ্বালানী ডাম্পগুলিতে স্যুইচ করা হয়েছিল।
বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য সম্পর্কে অবহিত আইএএফ কমান্ড বাঙালি বিমান চালকদের বিমান থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম ধর্মঘটের সম্মান বরাদ্দ দেয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : চূড়ান্ত মিশনগুলি গ্রহণের আগে দুটি পরিবর্তন করা হয়েছিল। দেখা গেছে যে বোমা ফেলার পরে ডাকোটা যখন পুরো গলা ফাটাতে টানছিল তখন ইঞ্জিনের এক্সস্টোস্ট শিখাগুলি স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয়েছিল, এন্টি এয়ারক্রাফ্ট গানারের পক্ষে এটি একটি সহজ চিহ্ন হিসাবে তৈরি হয়েছিল, তাই ঝুঁকিটিকে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করা হয়েছিল এবং তাদের মিশন বাতিল করা হয়েছিল। ডাকোটা ১৯ 1971১ সালের ২ নভেম্বর পরে বারাকপুরে প্রেরণ করা হয়। এবং বাংলাদেশ সরকারী কর্মকর্তাদের পরিবহন করত এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরবরাহ প্রেরণ করত। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ বাহিনী কমান্ডাররা শোধনাগারের উপর পরিকল্পিত আক্রমণকে ভেটো দিয়েছিল, ইঙ্গিত করে যে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে এটি অক্ষত ও কার্যকর করা বাংলাদেশের পক্ষে জরুরি ছিল। ওটার এবং হেলিকপ্টারটির জন্য লক্ষ্যটি রিফাইনারের জ্বালানী ডাম্পগুলিতে স্যুইচ করা হয়েছিল। [/INST] বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য সম্পর্কে অবহিত আইএএফ কমান্ড বাঙালি বিমান চালকদের বিমান থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম ধর্মঘটের সম্মান বরাদ্দ দেয়। </s>
কোনো তারের রোধ নির্ভর কী কী বিষয়ের উপরে নির্ভর করে?
কোনো তারের রোধ নির্ভর করে তিনটি প্রধান বিষয়ের উপর: ১. তারের উপাদান: বিভিন্ন পদার্থের বিভিন্ন আপেক্ষিক রোধ থাকে। যে পদার্থের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তার রোধও বেশি হবে। উদাহরণস্বরূপ, তামা ও অ্যালুমিনিয়ামের আপেক্ষিক রোধ খুব কম, তাই এদের তৈরি তারের রোধও কম হয়। অন্যদিকে, লোহা ও নিকেল-ক্রোমিয়ামের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তাই এদের তৈরি তারের রোধও বেশি হয়। ২. তারের দৈর্ঘ্য: তারের দৈর্ঘ্য বাড়লে তারের রোধও বাড়ে। কারণ, বেশি দৈর্ঘ্যের তারে ইলেকট্রন প্রবাহিত হতে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়, তাই এতে বেশি বাধা তৈরি হয়। ৩. তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল: তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বাড়লে তারের রোধ কমে। কারণ, বেশি প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলে ইলেকট্রন প্রবাহের জন্য বেশি জায়গা থাকে, তাই এতে বাধা কম হয়। এছাড়াও, তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে তারের রোধ বৃদ্ধি পায়।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] কোনো তারের রোধ নির্ভর কী কী বিষয়ের উপরে নির্ভর করে? [/INST] কোনো তারের রোধ নির্ভর করে তিনটি প্রধান বিষয়ের উপর: ১. তারের উপাদান: বিভিন্ন পদার্থের বিভিন্ন আপেক্ষিক রোধ থাকে। যে পদার্থের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তার রোধও বেশি হবে। উদাহরণস্বরূপ, তামা ও অ্যালুমিনিয়ামের আপেক্ষিক রোধ খুব কম, তাই এদের তৈরি তারের রোধও কম হয়। অন্যদিকে, লোহা ও নিকেল-ক্রোমিয়ামের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তাই এদের তৈরি তারের রোধও বেশি হয়। ২. তারের দৈর্ঘ্য: তারের দৈর্ঘ্য বাড়লে তারের রোধও বাড়ে। কারণ, বেশি দৈর্ঘ্যের তারে ইলেকট্রন প্রবাহিত হতে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়, তাই এতে বেশি বাধা তৈরি হয়। ৩. তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল: তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বাড়লে তারের রোধ কমে। কারণ, বেশি প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলে ইলেকট্রন প্রবাহের জন্য বেশি জায়গা থাকে, তাই এতে বাধা কম হয়। এছাড়াও, তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে তারের রোধ বৃদ্ধি পায়। </s>
এটিএম কার্ড নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন।
এটিএম কার্ড আলোচনা প্রসঙ্গে প্রথমেই প্রশ্ন জাগে এটিএম কী? এটিএম হচ্ছে টাকার মেশিন। বস্তুত বর্তমান বিশ্বে ব্যাংক গ্রাহকের ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহে সাত দিন এবং বছরের বারো মাস বিরতিহীন ব্যাংকিংয়ের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এটিএম-এর জন্ম হয়েছে। এটিএম থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্যে ব্যবহার করা হয় বিশেষ এক ধরনের প্লাস্টিক কার্ড। এই প্লাস্টিক কার্ডে বসানো হয় বিশেষ এক ধরনের সেন্সর। আর এই সেন্সর যুক্ত প্লাস্টিক কার্ডটিকেই বলা হয় এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ডকে বলা যায় চলমান ব্যাংক। দিন গড়ানোর সাথে সাথে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এটিএম কার্ড। বিশেষ করে নগদ টাকা বহনের ঝুঁকি নেই বলে এর জনপ্রিয়তা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, এই কার্ডের মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদন করা সম্ভব হচ্ছে। এটিএম কার্ডের আবার একাধিক ভাগ রয়েছে। যেমন ১. ক্রেডিট কার্ড, ২. ডেবিট কার্ড। অন্যদিকে ক্রেডিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি এমন এক এটিএম কার্ড যাতে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা কার্ডধারী ব্যক্তি উত্তোলন করতে পারেন। ডেবিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রদানকৃত অ্যাকাউন্টে টাকা উত্তোলন/জমা করার জন্যে ব্যবহৃত এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ড ব্যবহার করতে হলে প্রথমে ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্টটির নামে ফরম পূরণ করে দিলে ওই নামে একটি এটিএম কার্ড ইস্যু হবে। প্লাস্টিকের এ কার্ডে থাকবে একটি ব্যক্তিগত পিনকোড। কার্ড ব্যবহার করে টাকা উত্তোলনের সময় এই পিনকোড ব্যবহার করতে হবে। এই কার্ডটি দিয়ে ব্যাংকের অনুমোদিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলা যায়। এটিএম কার্ড ব্যবহারের জন্যে একটি নির্দিষ্ট টাকা ব্যাংকে দিতে হয়, যা এটিএম কার্ডের চার্জ হিসেবে কেটে রাখা হয়। এটিএম কার্ড ব্যাংকিং পদ্ধতিকে অনেকটা সহজতর করে মানুষের জীবনে প্রযুক্তির আশীর্বাদ বয়ে এনেছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সকল মানুষ যাতে এটিএম কার্ডের সেবা পেতে পারে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের যত্নবান হওয়া উচিত।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] এটিএম কার্ড নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] এটিএম কার্ড আলোচনা প্রসঙ্গে প্রথমেই প্রশ্ন জাগে এটিএম কী? এটিএম হচ্ছে টাকার মেশিন। বস্তুত বর্তমান বিশ্বে ব্যাংক গ্রাহকের ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহে সাত দিন এবং বছরের বারো মাস বিরতিহীন ব্যাংকিংয়ের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এটিএম-এর জন্ম হয়েছে। এটিএম থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্যে ব্যবহার করা হয় বিশেষ এক ধরনের প্লাস্টিক কার্ড। এই প্লাস্টিক কার্ডে বসানো হয় বিশেষ এক ধরনের সেন্সর। আর এই সেন্সর যুক্ত প্লাস্টিক কার্ডটিকেই বলা হয় এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ডকে বলা যায় চলমান ব্যাংক। দিন গড়ানোর সাথে সাথে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এটিএম কার্ড। বিশেষ করে নগদ টাকা বহনের ঝুঁকি নেই বলে এর জনপ্রিয়তা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, এই কার্ডের মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদন করা সম্ভব হচ্ছে। এটিএম কার্ডের আবার একাধিক ভাগ রয়েছে। যেমন ১. ক্রেডিট কার্ড, ২. ডেবিট কার্ড। অন্যদিকে ক্রেডিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি এমন এক এটিএম কার্ড যাতে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা কার্ডধারী ব্যক্তি উত্তোলন করতে পারেন। ডেবিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রদানকৃত অ্যাকাউন্টে টাকা উত্তোলন/জমা করার জন্যে ব্যবহৃত এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ড ব্যবহার করতে হলে প্রথমে ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্টটির নামে ফরম পূরণ করে দিলে ওই নামে একটি এটিএম কার্ড ইস্যু হবে। প্লাস্টিকের এ কার্ডে থাকবে একটি ব্যক্তিগত পিনকোড। কার্ড ব্যবহার করে টাকা উত্তোলনের সময় এই পিনকোড ব্যবহার করতে হবে। এই কার্ডটি দিয়ে ব্যাংকের অনুমোদিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলা যায়। এটিএম কার্ড ব্যবহারের জন্যে একটি নির্দিষ্ট টাকা ব্যাংকে দিতে হয়, যা এটিএম কার্ডের চার্জ হিসেবে কেটে রাখা হয়। এটিএম কার্ড ব্যাংকিং পদ্ধতিকে অনেকটা সহজতর করে মানুষের জীবনে প্রযুক্তির আশীর্বাদ বয়ে এনেছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সকল মানুষ যাতে এটিএম কার্ডের সেবা পেতে পারে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের যত্নবান হওয়া উচিত। </s>
মানুষের স্থায়ী দাঁত পড়ার পর তা আর ওঠে না কেন?
দাঁত ওঠা সংক্রান্ত ডিএনএ সংকেত নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় পরের বার তা বন্ধ থাকে বলে আর দাঁত ওঠে না।
Bengali
ben
re-annotations
e8995f1cdd82a20142fcd9842ec4884fe48faee98379bb4007fe0dfb51bc4759
<s>[INST] মানুষের স্থায়ী দাঁত পড়ার পর তা আর ওঠে না কেন? [/INST] দাঁত ওঠা সংক্রান্ত ডিএনএ সংকেত নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় পরের বার তা বন্ধ থাকে বলে আর দাঁত ওঠে না। </s>
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুস সুবহান (১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯২৯ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯১ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে তিনি পাবনা-৫ আসন থেকে দু'বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
একাত্তরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের সাথে তার সম্পৃক্ততার অভিযোগে বিচার চলছিলো।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুস সুবহান (১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯২৯ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯১ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে তিনি পাবনা-৫ আসন থেকে দু'বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। [/INST] একাত্তরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের সাথে তার সম্পৃক্ততার অভিযোগে বিচার চলছিলো। </s>
নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও "খরগোশ দৌড়ে ঘুমিয়ে পড়ল ভেবে যে সে কচ্ছপের থেকে এতটাই এগিয়ে ছিল যে সে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে এবং কচ্ছপ জিতে যায়। অবশেষে যখন খরগোশ জেগে ওঠে, সে একটি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছিল।" প্রশ্নঃ খরগোশ কি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছে?
খরগোশ শিখেছিল যে তার নম্র হওয়া উচিত এবং তার বিরোধীদের সম্মান করা উচিত। ফিনিশিং লাইন পর্যন্ত তার কঠোর পরিশ্রম করা উচিত এবং কোনো কিছুকে স্বাভাবিকভাবে নেওয়া উচিত নয়
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও "খরগোশ দৌড়ে ঘুমিয়ে পড়ল ভেবে যে সে কচ্ছপের থেকে এতটাই এগিয়ে ছিল যে সে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে এবং কচ্ছপ জিতে যায়। অবশেষে যখন খরগোশ জেগে ওঠে, সে একটি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছিল।" প্রশ্নঃ খরগোশ কি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছে? [/INST] খরগোশ শিখেছিল যে তার নম্র হওয়া উচিত এবং তার বিরোধীদের সম্মান করা উচিত। ফিনিশিং লাইন পর্যন্ত তার কঠোর পরিশ্রম করা উচিত এবং কোনো কিছুকে স্বাভাবিকভাবে নেওয়া উচিত নয় </s>
আপনি আপনার অবসর সময়ে কি করতে পছন্দ করেন?
আমি আমার অবসর সময়ে গল্পের বই পরতে পছন্দ করি, বিশেষ করে রহস্য ও ভুতের উপন্যাস ।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] আপনি আপনার অবসর সময়ে কি করতে পছন্দ করেন? [/INST] আমি আমার অবসর সময়ে গল্পের বই পরতে পছন্দ করি, বিশেষ করে রহস্য ও ভুতের উপন্যাস । </s>
মানুষ ভালোবাসে কেন?
মানুষ ভালোবাসে কেন তার কোনো নির্দিষ্ট উত্তর নেই। কারণ ভালোবাসা একটি জটিল অনুভূতি যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। বিজ্ঞানীদের মতে ভালোবাসা হলো মস্তিষ্কের একটি রাসায়নিক প্রক্রিয়া। প্রেমে পড়ার সময় মস্তিষ্কে ডোপামিন, অক্সিটোসিন, ভ্যাসোপ্রেসিন, সেরোটোনিন, এবং নোরেপিনেফ্রিন নামক হরমোনগুলির নিঃসরণ বেড়ে যায়। এই হরমোনগুলি আমাদের আনন্দ, উত্তেজনা, আবেগ, এবং ঘনিষ্ঠতার অনুভূতি দেয়। আলোচনামূলক মনোবিজ্ঞানীদের মতে, ভালোবাসা হলো একটি সামাজিক নির্মাণ। আমরা সামাজিকভাবে ভালোবাসা এবং ঘনিষ্ঠতার ধারণাগুলি শিখি। আমরা পরিবার, বন্ধুবান্ধব, এবং গণমাধ্যমের মাধ্যমে ভালোবাসা সম্পর্কে ধারণা পাই। এছাড়াও, ভালোবাসা হলো একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। প্রত্যেক ব্যক্তি ভালোবাসাকে ভিন্নভাবে অনুভব করে। কেউ কেউ ভালোবাসাকে আবেগপূর্ণভাবে অনুভব করে, অন্যরা একে আরও পরিণত এবং স্থিতিশীল অনুভব করে। মানুষ ভালোবাসে কেন তার কিছু সাধারণ কারণ নিম্নরূপ: * জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তোলার জন্য: ভালোবাসা আমাদের জীবনকে অর্থপূর্ণ এবং পরিপূর্ণ করে তোলে। এটি আমাদেরকে অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে একা নয় বলে মনে করে। * আবেগগত সুখের জন্য: ভালোবাসা আমাদেরকে আনন্দ, সুখ, এবং তৃপ্তি দেয়। এটি আমাদেরকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে ভালো বোধ করতে সাহায্য করে। * সামাজিক সমর্থনের জন্য: ভালোবাসা আমাদেরকে সামাজিক সমর্থন প্রদান করে। এটি আমাদেরকে কঠিন সময়ের মধ্যে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। * প্রজনন প্রক্রিয়ার জন্য: ভালোবাসা আমাদেরকে প্রজনন করতে সাহায্য করে। এটি আমাদেরকে একসাথে থাকতে এবং সন্তান নিতে উৎসাহিত করে। পরিশেষে, মানুষ ভালোবাসে কারণ এটি একটি জটিল অনুভূতি যা আমাদের জীবনকে বিভিন্ন উপায়ে প্রভাবিত করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] মানুষ ভালোবাসে কেন? [/INST] মানুষ ভালোবাসে কেন তার কোনো নির্দিষ্ট উত্তর নেই। কারণ ভালোবাসা একটি জটিল অনুভূতি যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। বিজ্ঞানীদের মতে ভালোবাসা হলো মস্তিষ্কের একটি রাসায়নিক প্রক্রিয়া। প্রেমে পড়ার সময় মস্তিষ্কে ডোপামিন, অক্সিটোসিন, ভ্যাসোপ্রেসিন, সেরোটোনিন, এবং নোরেপিনেফ্রিন নামক হরমোনগুলির নিঃসরণ বেড়ে যায়। এই হরমোনগুলি আমাদের আনন্দ, উত্তেজনা, আবেগ, এবং ঘনিষ্ঠতার অনুভূতি দেয়। আলোচনামূলক মনোবিজ্ঞানীদের মতে, ভালোবাসা হলো একটি সামাজিক নির্মাণ। আমরা সামাজিকভাবে ভালোবাসা এবং ঘনিষ্ঠতার ধারণাগুলি শিখি। আমরা পরিবার, বন্ধুবান্ধব, এবং গণমাধ্যমের মাধ্যমে ভালোবাসা সম্পর্কে ধারণা পাই। এছাড়াও, ভালোবাসা হলো একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। প্রত্যেক ব্যক্তি ভালোবাসাকে ভিন্নভাবে অনুভব করে। কেউ কেউ ভালোবাসাকে আবেগপূর্ণভাবে অনুভব করে, অন্যরা একে আরও পরিণত এবং স্থিতিশীল অনুভব করে। মানুষ ভালোবাসে কেন তার কিছু সাধারণ কারণ নিম্নরূপ: * জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তোলার জন্য: ভালোবাসা আমাদের জীবনকে অর্থপূর্ণ এবং পরিপূর্ণ করে তোলে। এটি আমাদেরকে অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে একা নয় বলে মনে করে। * আবেগগত সুখের জন্য: ভালোবাসা আমাদেরকে আনন্দ, সুখ, এবং তৃপ্তি দেয়। এটি আমাদেরকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে ভালো বোধ করতে সাহায্য করে। * সামাজিক সমর্থনের জন্য: ভালোবাসা আমাদেরকে সামাজিক সমর্থন প্রদান করে। এটি আমাদেরকে কঠিন সময়ের মধ্যে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। * প্রজনন প্রক্রিয়ার জন্য: ভালোবাসা আমাদেরকে প্রজনন করতে সাহায্য করে। এটি আমাদেরকে একসাথে থাকতে এবং সন্তান নিতে উৎসাহিত করে। পরিশেষে, মানুষ ভালোবাসে কারণ এটি একটি জটিল অনুভূতি যা আমাদের জীবনকে বিভিন্ন উপায়ে প্রভাবিত করে। </s>
অ্যাবাকাস কি ?
অ্যাবাকাস এমন একটি যন্ত্র যা আমাদের সঠিকভাবে এবং উচ্চ গতির সাথে বড় গাণিতিক গণনা সম্পাদন করতে দেয়
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] অ্যাবাকাস কি ? [/INST] অ্যাবাকাস এমন একটি যন্ত্র যা আমাদের সঠিকভাবে এবং উচ্চ গতির সাথে বড় গাণিতিক গণনা সম্পাদন করতে দেয় </s>
মধ্যমেয়াদী অর্থসংস্থানের উৎসসমূহ কী কী?
যে অর্থ সংস্থানে ঋণ গ্রহীতা সংগৃহীত ঋণ সাধারণত ১ থেকে ৫ বছর এমনকি ১০ বছর পর্যন্ত ব্যবহার করার সুযোগ পায় এবং কারবারের প্রত্যাশিত মুনাফা দিয়ে কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করা হয় তাকে মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থান বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের উৎস থেকে কারবারের প্রয়োজন মাফিক এ ধরনের অর্থের সংস্থান করা হয়। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো: ১. বাণিজ্যিক ব্যাংক: বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান কাজই হলো একপক্ষের সঞ্চয়ের অর্থ সুদের বিনিময়ে ব্যাংকে জমা রাখা। আবার উক্ত অর্থ সুদের বিপরীতে ঋণদান করা। উভয় সুদের পার্থক্য হলো ব্যাংকের মুনাফা। বাণিজ্যিক ব্যাংক বেশিরভাগই স্বল্পমেয়াদি ও মধ্যমেয়াদি ঋণ দান করে থাকে। বিভিন্ন প্রকার জামানতের বিপরীতে এ সমস্ত ব্যাংকগুলো ৩ থেকে ৫ বা ১০ বছর পর্যন্ত ঋণ দান করে থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রকার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক উল্লেখযোগ্য। ২. বীমা কোম্পানি: বীমা কোম্পানি বীমাকারীদের নিকট থেকে একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর বীমা প্রিমিয়াম আদায় করে তা অলস অবস্থায় না রেখে মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণদান করে থাকে। কারণ বীমার ক্ষতিপূরণের ঘটনা খুব কম ঘটে বিধায় এই ব্যবস্থা নেয়। বীমা কোম্পানি সাধারণত শক্তিশালী ও ভালো মানের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে সুদের হার একটু বেশি হয়ে থাকে। আবার এই উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ করলে অব্যবহৃত ঋণের উপর বাধ্যবাধকতা ফি ঋণ গ্রহীতাকে দিতে হয় না। ৩. উন্নয়ন ব্যাংক: এ ধরনের ব্যাংকগুলো দেশের একটি বিশেষ খাতের উন্নয়নের জন্য সাধারণত মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে। যেমনঃ বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক, বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা ইত্যাদি ব্যাংকগুলো শিল্পোন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে অর্থাৎ নতুন শিল্প স্থাপন, সম্প্রসারণ, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের জন্য শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণদান করে থাকে। ৫. ইজারা কোম্পানি: সাধারণত ছোট ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো স্থায়ী সম্পত্তি অর্জনের জন্য বা ক্রয়ের জন্য প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করতে পারে না বলে তারা ইজারা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রয়োজনীয় সম্পত্তি ইজারা গ্রহণ করে থাকে । আর্থিক ইজারার মাধ্যমে উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন প্রকার স্থায়ী সম্পত্তি যেমন- যন্ত্রপাতি, জমি, দালানকোঠা ইত্যাদি মালিক হতে পারে। ৬. বিশেষায়িত ব্যাংক: এ ধরনের ব্যাংকগুলো কোন একটি বিশেষ উদ্দেশ্য বা কোন নির্দিষ্ট খাতে ঋণ প্রদান করে থাকে। যেমন: বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং এন্ড ফাইন্যান্স কর্পোরেশন শুধু গৃহনির্মাণ কার্যক্রমের জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ব্যাংক শুধু ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পগুলোকে মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে। ৭. যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারকগণ: অনেক সময় যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান না করে ঋণ গ্রহীতার প্রয়োজন মাফিক বিভিন্ন রকম যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে থাকে। এইরূপ ঋণের অর্থ উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ভাড়া ক্রয় ও কিস্তি বন্দি ক্রয়ের মাধ্যমে আদায় করে থাকে। ৮. গ্রামীণ ব্যাংক: বর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংক ঋণের অন্যতম উৎস হিসেবে কাজ করে। কারণ এ ব্যাংক গ্রামের দরিদ্র কৃষক জনগণসহ দরিদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ প্রদান করে থাকে। তারা মেয়াদি ঋণও প্রদান করে থাকে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] মধ্যমেয়াদী অর্থসংস্থানের উৎসসমূহ কী কী? [/INST] যে অর্থ সংস্থানে ঋণ গ্রহীতা সংগৃহীত ঋণ সাধারণত ১ থেকে ৫ বছর এমনকি ১০ বছর পর্যন্ত ব্যবহার করার সুযোগ পায় এবং কারবারের প্রত্যাশিত মুনাফা দিয়ে কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করা হয় তাকে মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থান বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের উৎস থেকে কারবারের প্রয়োজন মাফিক এ ধরনের অর্থের সংস্থান করা হয়। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো: ১. বাণিজ্যিক ব্যাংক: বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান কাজই হলো একপক্ষের সঞ্চয়ের অর্থ সুদের বিনিময়ে ব্যাংকে জমা রাখা। আবার উক্ত অর্থ সুদের বিপরীতে ঋণদান করা। উভয় সুদের পার্থক্য হলো ব্যাংকের মুনাফা। বাণিজ্যিক ব্যাংক বেশিরভাগই স্বল্পমেয়াদি ও মধ্যমেয়াদি ঋণ দান করে থাকে। বিভিন্ন প্রকার জামানতের বিপরীতে এ সমস্ত ব্যাংকগুলো ৩ থেকে ৫ বা ১০ বছর পর্যন্ত ঋণ দান করে থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রকার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক উল্লেখযোগ্য। ২. বীমা কোম্পানি: বীমা কোম্পানি বীমাকারীদের নিকট থেকে একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর বীমা প্রিমিয়াম আদায় করে তা অলস অবস্থায় না রেখে মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণদান করে থাকে। কারণ বীমার ক্ষতিপূরণের ঘটনা খুব কম ঘটে বিধায় এই ব্যবস্থা নেয়। বীমা কোম্পানি সাধারণত শক্তিশালী ও ভালো মানের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদান করে থাকে। এক্ষেত্রে সুদের হার একটু বেশি হয়ে থাকে। আবার এই উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ করলে অব্যবহৃত ঋণের উপর বাধ্যবাধকতা ফি ঋণ গ্রহীতাকে দিতে হয় না। ৩. উন্নয়ন ব্যাংক: এ ধরনের ব্যাংকগুলো দেশের একটি বিশেষ খাতের উন্নয়নের জন্য সাধারণত মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে। যেমনঃ বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক, বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা ইত্যাদি ব্যাংকগুলো শিল্পোন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে অর্থাৎ নতুন শিল্প স্থাপন, সম্প্রসারণ, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের জন্য শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণদান করে থাকে। ৫. ইজারা কোম্পানি: সাধারণত ছোট ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলো স্থায়ী সম্পত্তি অর্জনের জন্য বা ক্রয়ের জন্য প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করতে পারে না বলে তারা ইজারা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রয়োজনীয় সম্পত্তি ইজারা গ্রহণ করে থাকে । আর্থিক ইজারার মাধ্যমে উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন প্রকার স্থায়ী সম্পত্তি যেমন- যন্ত্রপাতি, জমি, দালানকোঠা ইত্যাদি মালিক হতে পারে। ৬. বিশেষায়িত ব্যাংক: এ ধরনের ব্যাংকগুলো কোন একটি বিশেষ উদ্দেশ্য বা কোন নির্দিষ্ট খাতে ঋণ প্রদান করে থাকে। যেমন: বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং এন্ড ফাইন্যান্স কর্পোরেশন শুধু গৃহনির্মাণ কার্যক্রমের জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ব্যাংক শুধু ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পগুলোকে মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে। ৭. যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারকগণ: অনেক সময় যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান না করে ঋণ গ্রহীতার প্রয়োজন মাফিক বিভিন্ন রকম যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে থাকে। এইরূপ ঋণের অর্থ উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ভাড়া ক্রয় ও কিস্তি বন্দি ক্রয়ের মাধ্যমে আদায় করে থাকে। ৮. গ্রামীণ ব্যাংক: বর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংক ঋণের অন্যতম উৎস হিসেবে কাজ করে। কারণ এ ব্যাংক গ্রামের দরিদ্র কৃষক জনগণসহ দরিদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ প্রদান করে থাকে। তারা মেয়াদি ঋণও প্রদান করে থাকে। </s>
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৯৪২ সালে রাসবিহারী বসু নেতৃত্বে সিঙ্গাপুরের পতনের অব্যবহিত পরেই প্রথম আইএনএ গঠিত হয়। রাসবিহারী বসু নেতাজির হাতে তুলে দেন ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’-এর ভার৷ এরপর ১৯৪৩ সালে সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে পুনর্গঠিত হয়ে এই বাহিনী সুভাষচন্দ্রের "আর্জি হুকুমত-এ-আজাদ হিন্দ" (স্বাধীন ভারতের অস্থায়ী সরকার)-এর সেনাবাহিনী ঘোষিত হয়। ব্রহ্মদেশ, ইম্ফল ও কোহিমায় সাম্রাজ্যবাদী জাপানি সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় এই দ্বিতীয় আইএনএ ব্রিটিশ ও কমনওয়েলথ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাভিযান চালায়। পরে ব্রিটিশ মিত্রবাহিনীর বিরুদ্ধে ব্রহ্মদেশ অভিযান চালিয়ে তারা ব্যর্থ হন। যুদ্ধের শেষে বাহিনীর একটি বৃহত্তর অংশকে ভারতে ফিরিয়ে আনা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে তাদের কারোর কারোর বিচারও হয়। এই ঘটনা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা।
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় নেতাজি সুভাষচন্দ্রের ব্রিটিশ ও কমনওয়েলথ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাভিযান|
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৯৪২ সালে রাসবিহারী বসু নেতৃত্বে সিঙ্গাপুরের পতনের অব্যবহিত পরেই প্রথম আইএনএ গঠিত হয়। রাসবিহারী বসু নেতাজির হাতে তুলে দেন ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’-এর ভার৷ এরপর ১৯৪৩ সালে সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে পুনর্গঠিত হয়ে এই বাহিনী সুভাষচন্দ্রের "আর্জি হুকুমত-এ-আজাদ হিন্দ" (স্বাধীন ভারতের অস্থায়ী সরকার)-এর সেনাবাহিনী ঘোষিত হয়। ব্রহ্মদেশ, ইম্ফল ও কোহিমায় সাম্রাজ্যবাদী জাপানি সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় এই দ্বিতীয় আইএনএ ব্রিটিশ ও কমনওয়েলথ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাভিযান চালায়। পরে ব্রিটিশ মিত্রবাহিনীর বিরুদ্ধে ব্রহ্মদেশ অভিযান চালিয়ে তারা ব্যর্থ হন। যুদ্ধের শেষে বাহিনীর একটি বৃহত্তর অংশকে ভারতে ফিরিয়ে আনা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে তাদের কারোর কারোর বিচারও হয়। এই ঘটনা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা। [/INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় নেতাজি সুভাষচন্দ্রের ব্রিটিশ ও কমনওয়েলথ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাভিযান| </s>
নিশাত মজুমদার, মুসা ইব্রাহিম, ওয়াসফিয়া নাজনীন ও এম এ মুহিত — এই চারজনের মাঝে ১ম এভারেস্ট জয়ী বাংলাদেশী কে?
প্রথম বাংলাদেশি এভারেস্টজয়ী হলেন মুসা ইব্রাহীম। তিনি ২০১০ সালের ২৩ মে এভারেস্ট চূড়ায় পৌঁছে বাংলাদেশের জন্য এই অনন্য গৌরব বয়ে আনেন। কিন্তু বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম নারী হিসেবে নিশাত মজুমদার মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেন ২০১২ সালের ১৯ মে। দ্বিতীয় বাংলাদেশী নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন ওয়াসফিয়া নাজনীন একই সালের ২৬ মে। অন্যদিকে এম এ মুহিত হলেন প্রথম বাংলাদেশি যিনি দুবার এভারেস্ট চূড়া জয় করেন।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] নিশাত মজুমদার, মুসা ইব্রাহিম, ওয়াসফিয়া নাজনীন ও এম এ মুহিত — এই চারজনের মাঝে ১ম এভারেস্ট জয়ী বাংলাদেশী কে? [/INST] প্রথম বাংলাদেশি এভারেস্টজয়ী হলেন মুসা ইব্রাহীম। তিনি ২০১০ সালের ২৩ মে এভারেস্ট চূড়ায় পৌঁছে বাংলাদেশের জন্য এই অনন্য গৌরব বয়ে আনেন। কিন্তু বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম নারী হিসেবে নিশাত মজুমদার মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেন ২০১২ সালের ১৯ মে। দ্বিতীয় বাংলাদেশী নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন ওয়াসফিয়া নাজনীন একই সালের ২৬ মে। অন্যদিকে এম এ মুহিত হলেন প্রথম বাংলাদেশি যিনি দুবার এভারেস্ট চূড়া জয় করেন। </s>
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত সম্পর্কে কিছু বলো।
পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। এটি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র। বছরজুড়ে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে এখানে। ১২০ কি.মি. দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট এ সমুদ্রসৈকতটি বালুকাময়, যেখানে কাদার অস্তিত্ব নেই। বালিয়াড়ি সৈকত সংলগ্ন শামুক, ঝিনুক, নানা প্রজাতির প্রবালসমৃদ্ধ বিপণি বিতান, অত্যাধুনিক হোটেল, মোটেল, কটেজ, নিত্য নব সাজে সজ্জিত বার্মিজ মার্কেটসমূহে পর্যটকদের বিচরণে কক্সবাজার শহর পর্যটন মৌসুমে থাকে প্রাণচঞ্চল। কক্সবাজার শহরের নাজিরটেকের বদরমোকাম থেকে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত একটানা ১২০ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত বিশ্বের দীর্ঘতম এ সমুদ্রসৈকতের মধ্যে আকর্ষণীয় স্পটগুলো হচ্ছে লাবনী পয়েন্ট, কলাতলী ও সুগন্ধা। তবে কক্সবাজার শহর থেকে নৈকট্যের কারণে লাবনী পয়েন্টকে কক্সবাজারের প্রধান সমুদ্রসৈকত বলে বিবেচনা করা হয়। বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত অনেক হোটেল, বাংলাদেশ পর্যটনকেন্দ্র নির্মিত মোটেল ছাড়াও সৈকতের নিকটেই রয়েছে অনেক বিলাসবহুল হোটেল। পর্যটকদের জন্য সৈকত সংলগ্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে ঝিনুক মার্কেট।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত সম্পর্কে কিছু বলো। [/INST] পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। এটি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র। বছরজুড়ে পর্যটকদের আনাগোনা থাকে এখানে। ১২০ কি.মি. দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট এ সমুদ্রসৈকতটি বালুকাময়, যেখানে কাদার অস্তিত্ব নেই। বালিয়াড়ি সৈকত সংলগ্ন শামুক, ঝিনুক, নানা প্রজাতির প্রবালসমৃদ্ধ বিপণি বিতান, অত্যাধুনিক হোটেল, মোটেল, কটেজ, নিত্য নব সাজে সজ্জিত বার্মিজ মার্কেটসমূহে পর্যটকদের বিচরণে কক্সবাজার শহর পর্যটন মৌসুমে থাকে প্রাণচঞ্চল। কক্সবাজার শহরের নাজিরটেকের বদরমোকাম থেকে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত একটানা ১২০ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত বিশ্বের দীর্ঘতম এ সমুদ্রসৈকতের মধ্যে আকর্ষণীয় স্পটগুলো হচ্ছে লাবনী পয়েন্ট, কলাতলী ও সুগন্ধা। তবে কক্সবাজার শহর থেকে নৈকট্যের কারণে লাবনী পয়েন্টকে কক্সবাজারের প্রধান সমুদ্রসৈকত বলে বিবেচনা করা হয়। বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত অনেক হোটেল, বাংলাদেশ পর্যটনকেন্দ্র নির্মিত মোটেল ছাড়াও সৈকতের নিকটেই রয়েছে অনেক বিলাসবহুল হোটেল। পর্যটকদের জন্য সৈকত সংলগ্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে ঝিনুক মার্কেট। </s>
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: আওস ইবনুল মুনযির বা আওস ইবনে মুনযির আল আনসারী ( আরবীঃ أوس بن منذر الأنصاري ) মুহাম্মাদের একজন আনসার সাহাবা ছিলেন। যিনি
উহুদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং এই যুদ্ধে শাহাদত বরণ করেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন: আওস ইবনুল মুনযির বা আওস ইবনে মুনযির আল আনসারী ( আরবীঃ أوس بن منذر الأنصاري ) মুহাম্মাদের একজন আনসার সাহাবা ছিলেন। যিনি [/INST] উহুদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং এই যুদ্ধে শাহাদত বরণ করেন। </s>
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : এদেশের স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে
দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার” হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : এদেশের স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে [/INST] দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার” হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে। </s>
পিৎজা তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর
বাজার থেকে পিজ্জা আটা কিনুন। পিজ্জার ময়দায় টমেটো, পনির স্লাইস, পেঁয়াজ, ক্যাপসিকাম, সেদ্ধ আলু, গাজর এবং অন্যান্য সবজি যোগ করুন এবং চুলায় বেক করুন। পরিবেশন করুন।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] পিৎজা তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর [/INST] বাজার থেকে পিজ্জা আটা কিনুন। পিজ্জার ময়দায় টমেটো, পনির স্লাইস, পেঁয়াজ, ক্যাপসিকাম, সেদ্ধ আলু, গাজর এবং অন্যান্য সবজি যোগ করুন এবং চুলায় বেক করুন। পরিবেশন করুন। </s>
নৈতিকতা বলতে কী বোঝায়?
নৈতিকতা হলো কতিপয় বিধান, যার আলোকে মানুষ তার বিবেকবোধ ও ন্যায়বোধ ধারণ ও প্রয়োগ করতে পারে। নৈতিকতা হলো এক ধরনের মানসিক অবস্থা যা কাউকে অপরের মঙ্গল কামনা করতে এবং সমাজের প্রেক্ষিতে ভালো কাজের অনুপ্রেরণা দেয়। সত্য বলা, গুরুজনকে মান্য করা, অসহায়কে সাহায্য করা, চুরি, দুর্নীতি থেকে বিরত থাকা –এগুলো মানুষের নৈতিকতারই বহিঃপ্রকাশ। মোটকথা, নৈতিকতা হলো সমাজের বিবেকের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ কতগুলো ধ্যান-ধারণা ও আদর্শের সমষ্টি। কেমব্রিজ অভিধান অনুসারে নৈতিকতা হলো একটি গুণ, যা ভালো আচরণ বা মন্দ আচরণ, স্বচ্ছতা, সততা ইত্যাদির সাথে সম্পর্কযুক্ত। একে সবাই আইন বা অন্য কোনো বিষয়ের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। জোনাথন হ্যাইট বলেন যে ধর্ম, ঐতিহ্য, মানব আচরণ—এ তিনটি থেকেই নৈতিকতার উদ্ভব ঘটতে পারে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] নৈতিকতা বলতে কী বোঝায়? [/INST] নৈতিকতা হলো কতিপয় বিধান, যার আলোকে মানুষ তার বিবেকবোধ ও ন্যায়বোধ ধারণ ও প্রয়োগ করতে পারে। নৈতিকতা হলো এক ধরনের মানসিক অবস্থা যা কাউকে অপরের মঙ্গল কামনা করতে এবং সমাজের প্রেক্ষিতে ভালো কাজের অনুপ্রেরণা দেয়। সত্য বলা, গুরুজনকে মান্য করা, অসহায়কে সাহায্য করা, চুরি, দুর্নীতি থেকে বিরত থাকা –এগুলো মানুষের নৈতিকতারই বহিঃপ্রকাশ। মোটকথা, নৈতিকতা হলো সমাজের বিবেকের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ কতগুলো ধ্যান-ধারণা ও আদর্শের সমষ্টি। কেমব্রিজ অভিধান অনুসারে নৈতিকতা হলো একটি গুণ, যা ভালো আচরণ বা মন্দ আচরণ, স্বচ্ছতা, সততা ইত্যাদির সাথে সম্পর্কযুক্ত। একে সবাই আইন বা অন্য কোনো বিষয়ের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। জোনাথন হ্যাইট বলেন যে ধর্ম, ঐতিহ্য, মানব আচরণ—এ তিনটি থেকেই নৈতিকতার উদ্ভব ঘটতে পারে। </s>
হানিফ সম্প্রদায় কারা?
আইয়ামে জাহেলিয়া যুগে হযরত ইবরাহিম (আ.)-এর প্রচারিত একেশ্বরবাদী ধর্মমতে (এক আল্লাহতে বিশ্বাস) যারা বিশ্বাস করতেন, তারাই হানিফ সম্প্রদায় নামে পরিচিত। আরব দেশ যখন কুসংস্কার ও অন্ধকারে নিমজ্জিত তখন মদিনা নগরীতে এক শ্রেণির লোক একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। তারা স্বতন্ত্রভাবে ধর্মীয় জীবনযাপন করতেন এবং কোনো প্রকার পূজায় অংশ নিতেন না। মূলত, তৎকালীন আরবের যে সম্প্রদায়টি পৌত্তলিকতা পরিহার করে সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করত এবং পরলোক ও জবাবদিহিতা সম্পর্কে জানত এবং সে অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করত তাদেরকেই হানিফ সম্প্রদায় বলা হতো।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] হানিফ সম্প্রদায় কারা? [/INST] আইয়ামে জাহেলিয়া যুগে হযরত ইবরাহিম (আ.)-এর প্রচারিত একেশ্বরবাদী ধর্মমতে (এক আল্লাহতে বিশ্বাস) যারা বিশ্বাস করতেন, তারাই হানিফ সম্প্রদায় নামে পরিচিত। আরব দেশ যখন কুসংস্কার ও অন্ধকারে নিমজ্জিত তখন মদিনা নগরীতে এক শ্রেণির লোক একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। তারা স্বতন্ত্রভাবে ধর্মীয় জীবনযাপন করতেন এবং কোনো প্রকার পূজায় অংশ নিতেন না। মূলত, তৎকালীন আরবের যে সম্প্রদায়টি পৌত্তলিকতা পরিহার করে সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করত এবং পরলোক ও জবাবদিহিতা সম্পর্কে জানত এবং সে অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করত তাদেরকেই হানিফ সম্প্রদায় বলা হতো। </s>
"অর্থসংস্থান বিষয়টি হচ্ছে অর্থের বিজ্ঞান" কথাটি বিশ্লেষণ করো।
বিজ্ঞান হল কোন বিষয় সম্পর্কে বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে অর্জিত সুশৃঙ্খল জ্ঞান। বিজ্ঞানের কতগুলো নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ, গবেষণা, শ্রেণীবদ্ধকরণ ইত্যাদি এবং এগুলো কতগুলো সূত্র ও নীতির প্রয়োগের মাধ্যমেই করা হয় । এক সময় ছিল যখন অর্থায়ন বলতে শুধুমাত্র অর্থ সংগ্রহকেই বোঝাত। তখন সুবিধাজনক উৎস থেকে অর্থ সংগ্রহ এবং তা হিসাব রক্ষণের দায়িত্বই ছিল আর্থিক ব্যবস্থাপকের কাজ। কিন্তু আধুনিককালে অর্থ ব্যবস্থাপনার পরিধি ও দৃষ্টির পরিবর্তন হয়েছে । বর্তমানে অর্থায়ন বলতে শুধুমাত্র অর্থ সংগ্রহকেই বোঝায় না বরং সংগ্রহীত অর্থের সংরক্ষণ এবং সর্বোত্তম ব্যবহারকেই অর্থায়ন বলা হয় । এটি অত্যন্ত জটিল কাজ। এ কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য অর্থ ব্যবস্থাপনা পর্যবেক্ষণ, বিচার বিশ্লেষণ করেন এবং এজন্য আবিষ্কার করেছে কতকগুলো সুত্র ও নীতির। সুতরাং বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক ও ঝুঁকিপূর্ণ অর্থনৈতিক পরিমন্ডলে অর্থায়ন একটি বিজ্ঞান নিঃসন্দেহে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] "অর্থসংস্থান বিষয়টি হচ্ছে অর্থের বিজ্ঞান" কথাটি বিশ্লেষণ করো। [/INST] বিজ্ঞান হল কোন বিষয় সম্পর্কে বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে অর্জিত সুশৃঙ্খল জ্ঞান। বিজ্ঞানের কতগুলো নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ, গবেষণা, শ্রেণীবদ্ধকরণ ইত্যাদি এবং এগুলো কতগুলো সূত্র ও নীতির প্রয়োগের মাধ্যমেই করা হয় । এক সময় ছিল যখন অর্থায়ন বলতে শুধুমাত্র অর্থ সংগ্রহকেই বোঝাত। তখন সুবিধাজনক উৎস থেকে অর্থ সংগ্রহ এবং তা হিসাব রক্ষণের দায়িত্বই ছিল আর্থিক ব্যবস্থাপকের কাজ। কিন্তু আধুনিককালে অর্থ ব্যবস্থাপনার পরিধি ও দৃষ্টির পরিবর্তন হয়েছে । বর্তমানে অর্থায়ন বলতে শুধুমাত্র অর্থ সংগ্রহকেই বোঝায় না বরং সংগ্রহীত অর্থের সংরক্ষণ এবং সর্বোত্তম ব্যবহারকেই অর্থায়ন বলা হয় । এটি অত্যন্ত জটিল কাজ। এ কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য অর্থ ব্যবস্থাপনা পর্যবেক্ষণ, বিচার বিশ্লেষণ করেন এবং এজন্য আবিষ্কার করেছে কতকগুলো সুত্র ও নীতির। সুতরাং বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক ও ঝুঁকিপূর্ণ অর্থনৈতিক পরিমন্ডলে অর্থায়ন একটি বিজ্ঞান নিঃসন্দেহে। </s>
"বাংলাদেশের বর্তমান ব্যাংকিং ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন তৈরি করো।
বাংলাদেশের বর্তমান ব্যাংকিং ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার। সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক এবং বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রযুক্তিনির্ভর বেশ কিছু সেবা গ্রাহকদেরকে প্রদান করছে। বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক, যেমন— স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এবং হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং কর্পোরেশন (এইচএসবিসি) এদেশে প্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংক সেবা চালু করার পথিকৃৎ। এসকল ব্যাংক এটিএম, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, পয়েন্ট অব সেল (পিওএস), ইন্টারনেট ব্যাংকিং, ফোন ব্যাংকিং, যে কোনো শাখা ব্যাংকিং, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ইত্যাদি সেবা প্রদান করে থাকে। কয়েকটি ব্যাংক ইতোমধ্যে এগুলোর পাশাপাশি কিয়স্ক সেবা পদ্ধতি চালু করেছে। স্থানীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে বেসরকারি ব্যাংক সরকারি ব্যাংকগুলোর তুলনায় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে এগিয়ে রয়েছে। বেসরকারি ইসলামি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমেও সীমিত পরিসরে প্রযুক্তিনির্ভর সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। ইসলামি ব্যাংকগুলোর মধ্যে ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এবং শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক সীমিত পরিসরে গ্রাহকদেরকে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুবিধা দিয়ে থাকে। রেমিট্যান্স প্রেরণ ব্যবস্থায় সরকারি অংশীদারিত্বপূর্ণ এবং বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক মোবাইল ফোন সার্ভিস অপারেটরদের সাথে একযোগে কাজ করছে। অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফারের মাধ্যমে এখন রেমিট্যান্স স্বল্প সময়ে তথা মুহূর্তের মধ্যেই প্রেরণ করা সম্ভব। এর ফলে অর্থ স্থানান্তর এখন তুলনামূলকভাবে সহজ, দ্রুত এবং ঝামেলামুক্ত। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ব্যাংকের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে মানসম্মত সেবা প্রদানের মাধ্যমে কম্পিউটার একটি বড় স্থান দখল করেছে। গ্রাহকগণ ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যমে তাদের অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারছে, ব্যালান্স দেখতে পারছে, টাকা স্থানান্তর করতে পারছে, এমনকি অনলাইনে বিল পরিশোধ করতে পারছে। বর্তমান বিশ্বে ব্যাংকিং বলতে বোঝায় ফোন ব্যাংকিং, অটোমেটেড টেলার মেশিন, অনলাইনে সম্পত্তি হস্তান্তর, টেলি ব্যাংকিং, স্মার্ট কার্ড এবং হোম ব্যাংকিং। বাংলাদেশে বর্তমানে বিদ্যমান তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংকিং সেবার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে— ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, এসএমএস ব্যাংকিং, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার, যে কোনো শাখা ব্যাংকিং, পয়েন্ট অব সেল (পিওএস) সার্ভিস, ব্যাংকিং কিয়স্ক, সুইফট, এমআইসিআর, অনলাইন লেটার অব ক্রেডিট, মানি লিংক, ফোন লিংক, টেলি ব্যাংকিং, এটিএম, অনলাইন ব্যাংকিং ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড প্রভৃতি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] "বাংলাদেশের বর্তমান ব্যাংকিং ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন তৈরি করো। [/INST] বাংলাদেশের বর্তমান ব্যাংকিং ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার। সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক এবং বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রযুক্তিনির্ভর বেশ কিছু সেবা গ্রাহকদেরকে প্রদান করছে। বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক, যেমন— স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এবং হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং কর্পোরেশন (এইচএসবিসি) এদেশে প্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংক সেবা চালু করার পথিকৃৎ। এসকল ব্যাংক এটিএম, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, পয়েন্ট অব সেল (পিওএস), ইন্টারনেট ব্যাংকিং, ফোন ব্যাংকিং, যে কোনো শাখা ব্যাংকিং, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ইত্যাদি সেবা প্রদান করে থাকে। কয়েকটি ব্যাংক ইতোমধ্যে এগুলোর পাশাপাশি কিয়স্ক সেবা পদ্ধতি চালু করেছে। স্থানীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে বেসরকারি ব্যাংক সরকারি ব্যাংকগুলোর তুলনায় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে এগিয়ে রয়েছে। বেসরকারি ইসলামি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমেও সীমিত পরিসরে প্রযুক্তিনির্ভর সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। ইসলামি ব্যাংকগুলোর মধ্যে ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এবং শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক সীমিত পরিসরে গ্রাহকদেরকে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুবিধা দিয়ে থাকে। রেমিট্যান্স প্রেরণ ব্যবস্থায় সরকারি অংশীদারিত্বপূর্ণ এবং বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক মোবাইল ফোন সার্ভিস অপারেটরদের সাথে একযোগে কাজ করছে। অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফারের মাধ্যমে এখন রেমিট্যান্স স্বল্প সময়ে তথা মুহূর্তের মধ্যেই প্রেরণ করা সম্ভব। এর ফলে অর্থ স্থানান্তর এখন তুলনামূলকভাবে সহজ, দ্রুত এবং ঝামেলামুক্ত। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ব্যাংকের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে মানসম্মত সেবা প্রদানের মাধ্যমে কম্পিউটার একটি বড় স্থান দখল করেছে। গ্রাহকগণ ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যমে তাদের অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারছে, ব্যালান্স দেখতে পারছে, টাকা স্থানান্তর করতে পারছে, এমনকি অনলাইনে বিল পরিশোধ করতে পারছে। বর্তমান বিশ্বে ব্যাংকিং বলতে বোঝায় ফোন ব্যাংকিং, অটোমেটেড টেলার মেশিন, অনলাইনে সম্পত্তি হস্তান্তর, টেলি ব্যাংকিং, স্মার্ট কার্ড এবং হোম ব্যাংকিং। বাংলাদেশে বর্তমানে বিদ্যমান তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংকিং সেবার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে— ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, এসএমএস ব্যাংকিং, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার, যে কোনো শাখা ব্যাংকিং, পয়েন্ট অব সেল (পিওএস) সার্ভিস, ব্যাংকিং কিয়স্ক, সুইফট, এমআইসিআর, অনলাইন লেটার অব ক্রেডিট, মানি লিংক, ফোন লিংক, টেলি ব্যাংকিং, এটিএম, অনলাইন ব্যাংকিং ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড প্রভৃতি। </s>
কোন পাখি সবচেয়ে বড় ডিম পাড়ে?
পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় ডিম পাড়ে উটপাখি। উটপাখির ডিমের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫-২০সেমি এবং প্রস্থ প্রায় ১৩-১৭ সেমি। ওজন প্রায় ১.৫-২ কেজি। উটপাখির ডিম একটি মুরগির ডিমের চেয়ে প্রায় ২০ গুণ বড়। উটপাখি আফ্রিকার মরুভূমির দক্ষিণের তৃণভূমিতে বাস করে। এরা দলবদ্ধ জীব। ৫ থেকে ৫০টি সদস্যের যাযাবর দলে এরা ঘুরে বেড়ায়। হরিণ, জেব্রা প্রভৃতির সাথেও দল বেঁধে বিচরণ করে। উটপাখির ডিম অত্যন্ত পুষ্টিকর। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে। উটপাখির ডিম খাওয়ার উপকারিতা হলো: * এটি প্রোটিনের একটি ভালো উৎস। * এতে ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড় এবং দাঁতের গঠনে সাহায্য করে। * এতে আয়রন থাকে যা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। * এতে অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে যা শরীরের সুস্থতায় সাহায্য করে। উটপাখির ডিম বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। এটি সিদ্ধ, ভাজা, পোচ বা মাংসের সাথে রান্না করে খাওয়া যেতে পারে।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] কোন পাখি সবচেয়ে বড় ডিম পাড়ে? [/INST] পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় ডিম পাড়ে উটপাখি। উটপাখির ডিমের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫-২০সেমি এবং প্রস্থ প্রায় ১৩-১৭ সেমি। ওজন প্রায় ১.৫-২ কেজি। উটপাখির ডিম একটি মুরগির ডিমের চেয়ে প্রায় ২০ গুণ বড়। উটপাখি আফ্রিকার মরুভূমির দক্ষিণের তৃণভূমিতে বাস করে। এরা দলবদ্ধ জীব। ৫ থেকে ৫০টি সদস্যের যাযাবর দলে এরা ঘুরে বেড়ায়। হরিণ, জেব্রা প্রভৃতির সাথেও দল বেঁধে বিচরণ করে। উটপাখির ডিম অত্যন্ত পুষ্টিকর। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে। উটপাখির ডিম খাওয়ার উপকারিতা হলো: * এটি প্রোটিনের একটি ভালো উৎস। * এতে ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড় এবং দাঁতের গঠনে সাহায্য করে। * এতে আয়রন থাকে যা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। * এতে অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে যা শরীরের সুস্থতায় সাহায্য করে। উটপাখির ডিম বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। এটি সিদ্ধ, ভাজা, পোচ বা মাংসের সাথে রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। </s>
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : এশিয়া কাপ হলো একদিনের আন্তর্জাতিকে পুরুষদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। এটি চালু হয় ১৯৮৩ সালে যখন এশীয় দেশগুলোর মধ্যে সুনাম প্রচার করার জন্য এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি প্রকৃতপক্ষে প্রতি দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয় | প্রশ্ন : এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কত বছর অন্তর হয় ?
এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট দুই বছর অন্তর হয় |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | অনুচ্ছেদ : এশিয়া কাপ হলো একদিনের আন্তর্জাতিকে পুরুষদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। এটি চালু হয় ১৯৮৩ সালে যখন এশীয় দেশগুলোর মধ্যে সুনাম প্রচার করার জন্য এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি প্রকৃতপক্ষে প্রতি দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয় | প্রশ্ন : এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কত বছর অন্তর হয় ? [/INST] এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট দুই বছর অন্তর হয় | </s>
মৃতদেহ থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর কোন আশঙ্কা নেই বলছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ফলে মৃতদেহ থেকে এই ভাইরাস ছড়ানোর কোন আশঙ্কা নেই বলে জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক ডা. নাসিমা সুলতানা। বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিষয়ক তথ্য নিয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, "মৃতদেহ দাফন বা সৎকার করতে তিন চার ঘণ্টা সময় লেগেই যায়। তিন ঘণ্টা পরে আর মৃতদেহে এই ভাইরাসের কার্যকারিতা থাকে না।" আর এ কারণেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কেউ মারা গেলে তাকে স্বাস্থ্য নির্দেশনা মেনে নিজ ধর্ম মেনে সৎকার কিংবা পারিবারিক কবরস্থানেই তাকে দাফন করা যাবে বলে জানানো হয়। বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে তার দাফন ও সৎকার নিয়ে নানা ধরণের স্টিগমা এবং ভয় প্রচলিত আছে। আর এ কারণে, মারা যাওয়ার দীর্ঘ সময় পরও মৃতদেহ সরানো বা দাফন না হওয়ার নানা ঘটনাও সামনে আসে। এর আগে নারায়ণগঞ্জে এক ব্যবসায়ীর মৃতদেহ নিজের বাড়ির সিঁড়িতে পরে থাকলেও তা সরাতে পরিবারের কেউ এগিয়ে আসেনি। ওই এলাকার একজন জনপ্রতিনিধি বিবিসি বাংলাকে বলেছিলেন, নিজে মুসলিম হলেও স্বজনেরা এগিয়ে না আসায় ক... উপরের নিবন্ধটির পরের অংশ লিখতে থাকো।
রোনাভাইরাসে মৃত মানুষটির দাফনের কাজে তিনি এগিয়ে এসেছেন। এমন অবস্থার প্রেক্ষিতেই আজ এ মৃতদেহের দাফন ও সৎকার নিয়ে এ তথ্য এলো। ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, নিজ নিজ ধর্মীয় বিধি মেনেই মৃতদেহ দাফন এবং সৎকার করা যায়। তিনি বলেন, নিয়ম অনুযায়ী মৃতদেহের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে বডি ব্যাগ বা সেটা না পাওয়া গেলে পলিথিনে মুড়ে স্থানান্তর করা যায়। মৃতদেহ দাফন বা শেষকৃত্যের জন্য নির্ধারিত কবরস্থান বা পারিবারিকভাবে নির্ধারিত স্থানে দাফন ও শেষকৃত্য করা যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্ধৃতি দিয়ে ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, সংস্থাটি বলেছে যে, এখনো পর্যন্ত এটা প্রমাণিত হয়নি যে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তির দেহ থেকে সুস্থ কোন ব্যক্তির মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়ায়।
Bengali
ben
re-annotations
6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c
<s>[INST] মৃতদেহ থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর কোন আশঙ্কা নেই বলছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ফলে মৃতদেহ থেকে এই ভাইরাস ছড়ানোর কোন আশঙ্কা নেই বলে জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক ডা. নাসিমা সুলতানা। বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিষয়ক তথ্য নিয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, "মৃতদেহ দাফন বা সৎকার করতে তিন চার ঘণ্টা সময় লেগেই যায়। তিন ঘণ্টা পরে আর মৃতদেহে এই ভাইরাসের কার্যকারিতা থাকে না।" আর এ কারণেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কেউ মারা গেলে তাকে স্বাস্থ্য নির্দেশনা মেনে নিজ ধর্ম মেনে সৎকার কিংবা পারিবারিক কবরস্থানেই তাকে দাফন করা যাবে বলে জানানো হয়। বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে তার দাফন ও সৎকার নিয়ে নানা ধরণের স্টিগমা এবং ভয় প্রচলিত আছে। আর এ কারণে, মারা যাওয়ার দীর্ঘ সময় পরও মৃতদেহ সরানো বা দাফন না হওয়ার নানা ঘটনাও সামনে আসে। এর আগে নারায়ণগঞ্জে এক ব্যবসায়ীর মৃতদেহ নিজের বাড়ির সিঁড়িতে পরে থাকলেও তা সরাতে পরিবারের কেউ এগিয়ে আসেনি। ওই এলাকার একজন জনপ্রতিনিধি বিবিসি বাংলাকে বলেছিলেন, নিজে মুসলিম হলেও স্বজনেরা এগিয়ে না আসায় ক... উপরের নিবন্ধটির পরের অংশ লিখতে থাকো। [/INST] রোনাভাইরাসে মৃত মানুষটির দাফনের কাজে তিনি এগিয়ে এসেছেন। এমন অবস্থার প্রেক্ষিতেই আজ এ মৃতদেহের দাফন ও সৎকার নিয়ে এ তথ্য এলো। ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, নিজ নিজ ধর্মীয় বিধি মেনেই মৃতদেহ দাফন এবং সৎকার করা যায়। তিনি বলেন, নিয়ম অনুযায়ী মৃতদেহের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে বডি ব্যাগ বা সেটা না পাওয়া গেলে পলিথিনে মুড়ে স্থানান্তর করা যায়। মৃতদেহ দাফন বা শেষকৃত্যের জন্য নির্ধারিত কবরস্থান বা পারিবারিকভাবে নির্ধারিত স্থানে দাফন ও শেষকৃত্য করা যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্ধৃতি দিয়ে ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, সংস্থাটি বলেছে যে, এখনো পর্যন্ত এটা প্রমাণিত হয়নি যে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তির দেহ থেকে সুস্থ কোন ব্যক্তির মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়ায়। </s>
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | দ্য কুইন অফ ঝাঁসি, মহাশ্বেতা দেবী (সাগরী ও মন্দিরা সেনগুপ্ত কর্তৃক অনূদিত)। এই বইটি হল রানি লক্ষ্মীবাইয়ের জীবনীগ্রন্থ। ঐতিহাসিক নথিপথ (প্রধানত রানির পৌত্র জি. সি. তাম্বে কর্তৃক সংগৃহীত) এবং লোককথা, কাব্য ও মুখে মুখে প্রচলিত কিংবদন্তিগুলি নিয়ে গবেষণার পর বইটি রচিত হয়। মূল বাংলা বইটি ১৯৫৬ সালে প্রকাশিত হয়। ইংরেজি অনুবাদটি ২০০০ সালে সিগাল বুকস, ক্যালকাটা থেকে প্রকাশিত হয়। হাজার চুরাশির মা (১৯৭৪, উপন্যাস) অরণ্যের অধিকার (১৯৭৯, উপন্যাস) অগ্নিগর্ভ (১৯৭৮, ছোটোগল্প সংকলন) মূর্তি (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) নীড়েতে মেঘ (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) স্তন্যদায়িনী (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন) চোট্টি মুন্ডা এবং তার তীর (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন)) প্রশ্ন: ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর "হাজার চুরাশির মা" গ্রন্থটি কবে প্রকাশিত হয় ?
ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর "হাজার চুরাশির মা" গ্রন্থটি ১৯৭৪ প্রকাশিত হয় |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন | দ্য কুইন অফ ঝাঁসি, মহাশ্বেতা দেবী (সাগরী ও মন্দিরা সেনগুপ্ত কর্তৃক অনূদিত)। এই বইটি হল রানি লক্ষ্মীবাইয়ের জীবনীগ্রন্থ। ঐতিহাসিক নথিপথ (প্রধানত রানির পৌত্র জি. সি. তাম্বে কর্তৃক সংগৃহীত) এবং লোককথা, কাব্য ও মুখে মুখে প্রচলিত কিংবদন্তিগুলি নিয়ে গবেষণার পর বইটি রচিত হয়। মূল বাংলা বইটি ১৯৫৬ সালে প্রকাশিত হয়। ইংরেজি অনুবাদটি ২০০০ সালে সিগাল বুকস, ক্যালকাটা থেকে প্রকাশিত হয়। হাজার চুরাশির মা (১৯৭৪, উপন্যাস) অরণ্যের অধিকার (১৯৭৯, উপন্যাস) অগ্নিগর্ভ (১৯৭৮, ছোটোগল্প সংকলন) মূর্তি (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) নীড়েতে মেঘ (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) স্তন্যদায়িনী (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন) চোট্টি মুন্ডা এবং তার তীর (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন)) প্রশ্ন: ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর "হাজার চুরাশির মা" গ্রন্থটি কবে প্রকাশিত হয় ? [/INST] ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর "হাজার চুরাশির মা" গ্রন্থটি ১৯৭৪ প্রকাশিত হয় | </s>
ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা আলোকপাত করো।
ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত (ক্লাসিকাল) তরঙ্গ তত্ত্বের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রথমত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে কোনো ধাতবপৃষ্ঠে আলোর পতন ও তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের জন্য সময়ের প্রয়োজন, এ সময় কয়েকদিন পর্যন্ত হতে পারে। কেননা, ধাতবপৃষ্ঠে যে আলো শক্তি আপতিত হয়, পৃষ্ঠের ইলেকট্রনগুলো সেই শক্তি শোষণ করে উত্তেজিত হয়। যখন ইলেকট্রনগুলো শক্তি শোষণ করে তাদের বন্ধ শক্তি বা তার চেয়ে বেশি শক্তি অর্জন করে তখনই ধাতবপৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হয়। আর তার জন্য যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া একটি তাৎক্ষণিক ঘটনা, ধাতবপৃষ্ঠে আলো আপতিত হওয়া এবং তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের মধ্যে কোনো লম্বা সময় বিলম্বন নেই। আলো পড়ামাত্রই ইলেকট্রন নির্গত হয়। সুতরাং, ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার এ ধর্মটি চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। দ্বিতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব থেকে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক বেগ তথা গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল হতে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল নয় বরং এটা আলোর কম্পাঙ্কের ওপর নির্ভরশীল। সুতরাং পরীক্ষালব্ধ এই ফলটিকেও চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। তৃতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে আলোর তীব্রতা বাড়ালে ফটোপ্রবাহ বাড়ে। এ ক্ষেত্রে চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব পরীক্ষালব্ধ ফলের সাথে একমত। পরিশেষে, যেকোনো ধাতুর বেলায় তার সূচন কম্পাঙ্কের চেয়ে আপতিত আলোর কম্পাঙ্ক বেশি না হলে ইলেকট্রন নিঃসৃত হয় না। এ সূচন কম্পাঙ্কের অস্তিত্ব চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। চিরায়ত তরঙ্গতত্ত্ব অনুসারে বরং আপতিত আলোর একটা ন্যূনতম তীব্রতা থাকার কথা। যে তীব্রতার চেয়ে কম তীব্রতার আলো আপতিত হলে ইলেকট্রন নির্গত হবে না। সুতরাং ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে অসমর্থ।
Bengali
ben
re-annotations
6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c
<s>[INST] ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা আলোকপাত করো। [/INST] ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত (ক্লাসিকাল) তরঙ্গ তত্ত্বের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রথমত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে কোনো ধাতবপৃষ্ঠে আলোর পতন ও তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের জন্য সময়ের প্রয়োজন, এ সময় কয়েকদিন পর্যন্ত হতে পারে। কেননা, ধাতবপৃষ্ঠে যে আলো শক্তি আপতিত হয়, পৃষ্ঠের ইলেকট্রনগুলো সেই শক্তি শোষণ করে উত্তেজিত হয়। যখন ইলেকট্রনগুলো শক্তি শোষণ করে তাদের বন্ধ শক্তি বা তার চেয়ে বেশি শক্তি অর্জন করে তখনই ধাতবপৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হয়। আর তার জন্য যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া একটি তাৎক্ষণিক ঘটনা, ধাতবপৃষ্ঠে আলো আপতিত হওয়া এবং তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের মধ্যে কোনো লম্বা সময় বিলম্বন নেই। আলো পড়ামাত্রই ইলেকট্রন নির্গত হয়। সুতরাং, ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার এ ধর্মটি চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। দ্বিতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব থেকে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক বেগ তথা গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল হতে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল নয় বরং এটা আলোর কম্পাঙ্কের ওপর নির্ভরশীল। সুতরাং পরীক্ষালব্ধ এই ফলটিকেও চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। তৃতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে আলোর তীব্রতা বাড়ালে ফটোপ্রবাহ বাড়ে। এ ক্ষেত্রে চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব পরীক্ষালব্ধ ফলের সাথে একমত। পরিশেষে, যেকোনো ধাতুর বেলায় তার সূচন কম্পাঙ্কের চেয়ে আপতিত আলোর কম্পাঙ্ক বেশি না হলে ইলেকট্রন নিঃসৃত হয় না। এ সূচন কম্পাঙ্কের অস্তিত্ব চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। চিরায়ত তরঙ্গতত্ত্ব অনুসারে বরং আপতিত আলোর একটা ন্যূনতম তীব্রতা থাকার কথা। যে তীব্রতার চেয়ে কম তীব্রতার আলো আপতিত হলে ইলেকট্রন নির্গত হবে না। সুতরাং ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে অসমর্থ। </s>
ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং এর জন্য কারা নোবেল পুরস্কার পান ?
ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং এর জন্য ২০০৩ সালের মেডিসিন বিভাগীয় নোবেল প্রাইজটি পান যুগ্মভাবে স্টনি ব্রুক ইউনিভার্সিটির পাউল লউটারবুর (Paul Lauterbur) এবং নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পিটার মান্সফিল্ড (Peter Mansfield) নোবেল পুরস্কার পান |
Bengali
ben
original-annotations
5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad
<s>[INST] ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং এর জন্য কারা নোবেল পুরস্কার পান ? [/INST] ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স ইমেজিং এর জন্য ২০০৩ সালের মেডিসিন বিভাগীয় নোবেল প্রাইজটি পান যুগ্মভাবে স্টনি ব্রুক ইউনিভার্সিটির পাউল লউটারবুর (Paul Lauterbur) এবং নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পিটার মান্সফিল্ড (Peter Mansfield) নোবেল পুরস্কার পান | </s>
অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন | ফরাসি পলিনেশিয়ার অন্তর্ভুক্ত ও দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ তাহিতির জাতীয় পর্যায়ে প্রতিনিধিত্বকারী ও তাহিতি ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক পরিচালিত তাহিতি জাতীয় ফুটবল দল ২০১২ সালের ওএফসি নেশন্স কাপ প্রতিয়োগিতায় জয়লাভ করে, যা তাদের এ প্রতিয়োগিতায় প্রথম শিরোপা অর্জন। এরফলে দলটি ওএফসি অঞ্চল থেকে
২০১৩ সালের জুন মাসে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিতব্য ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে প্রতিনিধিত্ব করবে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন | ফরাসি পলিনেশিয়ার অন্তর্ভুক্ত ও দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ তাহিতির জাতীয় পর্যায়ে প্রতিনিধিত্বকারী ও তাহিতি ফুটবল ফেডারেশন কর্তৃক পরিচালিত তাহিতি জাতীয় ফুটবল দল ২০১২ সালের ওএফসি নেশন্স কাপ প্রতিয়োগিতায় জয়লাভ করে, যা তাদের এ প্রতিয়োগিতায় প্রথম শিরোপা অর্জন। এরফলে দলটি ওএফসি অঞ্চল থেকে [/INST] ২০১৩ সালের জুন মাসে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিতব্য ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে প্রতিনিধিত্ব করবে। </s>
জল চক্র কি?
জলাশয় থেকে জল বাষ্পীভূত হয়ে মেঘ তৈরি করে। মেঘ বৃষ্টিপাত ঘটায়, বৃষ্টি জলাশয়ে আবার জল যোগ করে এবং তা আবার বাষ্পীভূত হয়ে মেঘ তৈরি করে এবং এভাবে চক্র চলতে থাকে
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] জল চক্র কি? [/INST] জলাশয় থেকে জল বাষ্পীভূত হয়ে মেঘ তৈরি করে। মেঘ বৃষ্টিপাত ঘটায়, বৃষ্টি জলাশয়ে আবার জল যোগ করে এবং তা আবার বাষ্পীভূত হয়ে মেঘ তৈরি করে এবং এভাবে চক্র চলতে থাকে </s>
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : এনামুর ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন। চাকরিজীবনে তিনি সাভার ও গোপালগঞ্জ জেলায় দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯২ সালে তিনি সাভারে ফিরে আসেন এবং এনাম ক্লিনিক নামে ৬ শয্যা বিশিষ্ট একটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০৩ সালে এনাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সাভারের রানা প্লাজা
ধ্বসে পড়ার পর এনাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং এর প্রতিষ্ঠাতা এনামুর রহমান আহতদের তিন মাস বিভিন্ন পর্যায়ে চিকিৎসা সেবা দিয়ে দেশব্যাপী আলোচিত হন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : এনামুর ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন। চাকরিজীবনে তিনি সাভার ও গোপালগঞ্জ জেলায় দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯২ সালে তিনি সাভারে ফিরে আসেন এবং এনাম ক্লিনিক নামে ৬ শয্যা বিশিষ্ট একটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০৩ সালে এনাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সাভারের রানা প্লাজা [/INST] ধ্বসে পড়ার পর এনাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং এর প্রতিষ্ঠাতা এনামুর রহমান আহতদের তিন মাস বিভিন্ন পর্যায়ে চিকিৎসা সেবা দিয়ে দেশব্যাপী আলোচিত হন। </s>
কৃপণ গার্লফ্রেন্ড আর বয়ফ্রেন্ড নিয়ে একটা মজার জোকস বলো।
কৃপণ গার্লফ্রেন্ড আর বয়ফ্রেন্ড নিয়ে একটা মজার জোকস নিন্মরূপ: এক কৃপণ ছেলের সঙ্গে এক কৃপণ মেয়ের প্রেম চলছে। একদিন রাতে মেয়েটি তার বয়ফ্রেন্ডকে আসতে বলল তার বাড়িতে। গার্লফ্রেন্ড: সবাই ঘুমিয়ে পড়লে আমি উপর থেকে একটা কয়েন ফেলব, তুমি কয়েনের শব্দ পেলে চুপিচুপি উপরে চলে আসবে৷ কথামত রাতে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে মেয়েটি নীচে কয়েন ফেলল। কয়েন পড়ার ঝনঝনশব্দ হলো, কিন্তু বয়ফ্রেন্ডের আসার আর নাম নেই। প্রায় এক ঘণ্টা পরে চুপিচুপি বয়ফ্রেন্ডের আগমন৷ গার্লফ্রেন্ড: কী ব্যাপার? এতক্ষণ লাগালে যে? কয়েন ফেলার শব্দ শোনোনি? বয়ফ্রেন্ড: শুনেছি তো, কিন্তু অন্ধকারে কয়েনটা খুঁজতে খুঁজতে দেরি হয়ে গেল। গার্লফ্রেন্ড: আরে ধুর, আমি কি অত বোকা? কয়েনটা তো আমি সুতা দিয়ে বেঁধে নিচে ফেলে আবার উপরে তুলে নিয়েছি।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] কৃপণ গার্লফ্রেন্ড আর বয়ফ্রেন্ড নিয়ে একটা মজার জোকস বলো। [/INST] কৃপণ গার্লফ্রেন্ড আর বয়ফ্রেন্ড নিয়ে একটা মজার জোকস নিন্মরূপ: এক কৃপণ ছেলের সঙ্গে এক কৃপণ মেয়ের প্রেম চলছে। একদিন রাতে মেয়েটি তার বয়ফ্রেন্ডকে আসতে বলল তার বাড়িতে। গার্লফ্রেন্ড: সবাই ঘুমিয়ে পড়লে আমি উপর থেকে একটা কয়েন ফেলব, তুমি কয়েনের শব্দ পেলে চুপিচুপি উপরে চলে আসবে৷ কথামত রাতে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে মেয়েটি নীচে কয়েন ফেলল। কয়েন পড়ার ঝনঝনশব্দ হলো, কিন্তু বয়ফ্রেন্ডের আসার আর নাম নেই। প্রায় এক ঘণ্টা পরে চুপিচুপি বয়ফ্রেন্ডের আগমন৷ গার্লফ্রেন্ড: কী ব্যাপার? এতক্ষণ লাগালে যে? কয়েন ফেলার শব্দ শোনোনি? বয়ফ্রেন্ড: শুনেছি তো, কিন্তু অন্ধকারে কয়েনটা খুঁজতে খুঁজতে দেরি হয়ে গেল। গার্লফ্রেন্ড: আরে ধুর, আমি কি অত বোকা? কয়েনটা তো আমি সুতা দিয়ে বেঁধে নিচে ফেলে আবার উপরে তুলে নিয়েছি। </s>
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : বেসরকারি শিক্ষকদের কল্যাণে ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক গঠিত কুদরাত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন একটি পরিকল্পনা গ্ৰহণ করে। তবে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড
এবং সরকার পরিবর্তনের পর এই পরিকল্পনা স্থগিত করা হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন : বেসরকারি শিক্ষকদের কল্যাণে ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক গঠিত কুদরাত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন একটি পরিকল্পনা গ্ৰহণ করে। তবে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড [/INST] এবং সরকার পরিবর্তনের পর এই পরিকল্পনা স্থগিত করা হয়। </s>
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : তারপর হুনাইনের যুদ্ধ, তাইফ, তাবুক যুদ্ধের আলোচনার পর প্রতিনিধিদল
আগমনের বছর, বিদায় হজ্ব, ওফাত এবং মুসলমানদের কর্তব্যসহ আরও অনেক রকমের শিরোনামের অধীনে নানান আলোচনা পেরিয়ে খলিফা নির্বাচনের বিবরণ প্রদানের মাধ্যমেই মূল গ্রন্থের আলোচনা শেষ হয়।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : তারপর হুনাইনের যুদ্ধ, তাইফ, তাবুক যুদ্ধের আলোচনার পর প্রতিনিধিদল [/INST] আগমনের বছর, বিদায় হজ্ব, ওফাত এবং মুসলমানদের কর্তব্যসহ আরও অনেক রকমের শিরোনামের অধীনে নানান আলোচনা পেরিয়ে খলিফা নির্বাচনের বিবরণ প্রদানের মাধ্যমেই মূল গ্রন্থের আলোচনা শেষ হয়। </s>
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৯৭১ সালে তিনি ইন্দোনেশিয়ায় পাকিস্তান দূতাবাসে দ্বিতীয় সচিবের দায়িত্ব পালন করা কালীন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সংশ্লিষ্ট হন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বাংলাদেশের বিকল্প প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেছিলেন। তিনি ২০০৮ সালে যশোর-২ থেকে সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি প্রবাস বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৩ ই সেপ্টেম্বর ২০১২-এ তাকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রী করা হয়েছিল।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি? ১৯৭১ সালে তিনি ইন্দোনেশিয়ায় পাকিস্তান দূতাবাসে দ্বিতীয় সচিবের দায়িত্ব পালন করা কালীন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সংশ্লিষ্ট হন। ১৯৭৯ সালে তিনি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বাংলাদেশের বিকল্প প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেছিলেন। তিনি ২০০৮ সালে যশোর-২ থেকে সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি প্রবাস বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৩ ই সেপ্টেম্বর ২০১২-এ তাকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রী করা হয়েছিল। [/INST] বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ | </s>
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : বেশ কয়েকটি আয়াত নির্দিষ্ট ঘটনাগুলির সাথে যুক্ত যা তাদের তারিখ করতে সহায়তা করে। মুহাম্মদের উপর অবতীর্ণ প্রথম আয়াত ছিল ৯৬ অধ্যায় (বছর ৬০৯)। আয়াত ১৬:৪১ এবং ৪৭:১৩ এ মুসলমানদের অভিবাসন বা হিজরতকে বোঝায় যা ৬২২ সালে সংঘটিত হয়েছিল। আয়াত ৮:১-৭ এবং ৩:১২০-১৭৫ এ যথাক্রমে
বদর (৬২৪) ও উহুদ (৬২৫) এর যুদ্ধ কে বোঝায়। মুহাম্মদের শেষ হজ্বের কথা ৫:৩ এ উল্লেখ করা হয়েছে যা ৬৩২ সালে ঘটেছিল, মৃত্যুর কয়েক মাস আগে। এই পদ্ধতিটি সীমিত উপযোগিতার কারণ কুরআন মুহাম্মদের জীবন বা মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রাথমিক ইতিহাস বর্ণনা করে কেবল ঘটনাক্রমে এবং বিশদে নয়। বস্তুত, খুব কম অধ্যায়ে মুহাম্মদের জীবনে সংঘটিত ঘটনাবলীর স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : বেশ কয়েকটি আয়াত নির্দিষ্ট ঘটনাগুলির সাথে যুক্ত যা তাদের তারিখ করতে সহায়তা করে। মুহাম্মদের উপর অবতীর্ণ প্রথম আয়াত ছিল ৯৬ অধ্যায় (বছর ৬০৯)। আয়াত ১৬:৪১ এবং ৪৭:১৩ এ মুসলমানদের অভিবাসন বা হিজরতকে বোঝায় যা ৬২২ সালে সংঘটিত হয়েছিল। আয়াত ৮:১-৭ এবং ৩:১২০-১৭৫ এ যথাক্রমে [/INST] বদর (৬২৪) ও উহুদ (৬২৫) এর যুদ্ধ কে বোঝায়। মুহাম্মদের শেষ হজ্বের কথা ৫:৩ এ উল্লেখ করা হয়েছে যা ৬৩২ সালে ঘটেছিল, মৃত্যুর কয়েক মাস আগে। এই পদ্ধতিটি সীমিত উপযোগিতার কারণ কুরআন মুহাম্মদের জীবন বা মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রাথমিক ইতিহাস বর্ণনা করে কেবল ঘটনাক্রমে এবং বিশদে নয়। বস্তুত, খুব কম অধ্যায়ে মুহাম্মদের জীবনে সংঘটিত ঘটনাবলীর স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। </s>
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০১১ সালেই শূন্য প্রকাশ করে তাদের তৃতীয় অ্যালবাম "গড়বো বাংলাদেশ"। ২০১২ সালে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস দলের থিম সংও গায় শূন্য৷ ২০১৪ সালে প্রকাশিত হয় তাদের চতুর্থ অ্যালবাম "ভাগো"।
২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপে "চলো বাংলাদেশ" গানটিতে কণ্ঠ দেয় দলটি। রবি প্রযোজিত "দেশপ্রেমিকের গান" শিরোনামের একটি গানেও কণ্ঠ দেয় তারা। সর্বশেষ ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয় তাদের পঞ্চম অ্যালবাম "লটারি"।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০১১ সালেই শূন্য প্রকাশ করে তাদের তৃতীয় অ্যালবাম "গড়বো বাংলাদেশ"। ২০১২ সালে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস দলের থিম সংও গায় শূন্য৷ ২০১৪ সালে প্রকাশিত হয় তাদের চতুর্থ অ্যালবাম "ভাগো"। [/INST] ২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপে "চলো বাংলাদেশ" গানটিতে কণ্ঠ দেয় দলটি। রবি প্রযোজিত "দেশপ্রেমিকের গান" শিরোনামের একটি গানেও কণ্ঠ দেয় তারা। সর্বশেষ ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয় তাদের পঞ্চম অ্যালবাম "লটারি"। </s>
নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন | করোনা ভাইরাস: বাংলাদেশে চিকিৎসা সরঞ্জামের জরুরি কেনাকাটায় দুর্নীতির অভিযোগ
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর পরই চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য সরবরাহ করা মাস্ক, পিপিই নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা টিআইবি বলেছে, এখন সুনির্দিষ্ট কোন নীতিমালা অনুসরণ না করে স্বাস্থ্যখাতের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে কেনাকাটা করা হচ্ছে এবং তাতে অনেক জিনিস বাজার মূল্যের কয়েকগুণ বেশি দামে কেনার মতো অনিয়ম হচ্ছে। সংস্থাটি আরও বলেছে, মহামারির সময় পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে স্বাস্থ্যখাতের এক শ্রেনীর কর্মকর্তার সহায়তায় কেনাকাটায় অনিয়ম দুর্নীতি করার চিত্র তাদের গবেষণায় ফুটে উঠেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন বলেছে, দেশে করোনাভাইরাস শুরুর আগের কয়েকমাসে তারা স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতির অভিযোগে ১১টি মামলা করেছে এবং এখন সুরক্ষা সামগ্রীর দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিচ্ছিন্ন দু'একটি ঘটনা ছাড়া স্বাস্থ্য খাতের সব কেনাকাটা সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে করা হচ্ছে। দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর পরই গত মার্চ মাসে সরকারের কেন্দ্রীয় ঔষাধাগার থেকে সরবরাহ করা এন৯৫ মাস্ক এবং পিপিইসহ স্বার্স্থকর্মিদের সুরক্ষা সামগ্রীর মান নিয়ে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছিল। ঢাকার মুগদা জেনারেল হাসপাতাল থেকে কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছেল যে, প্যাকেটে এন৯৫ লেখা থাকলেও নিম্নমানের মাস্ক এবং পিপিই দেয়া হয়েছে। তখন ব্যাপক আলোচনার মুখে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তদন্ত করলেও তার ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি। দুর্নীতি বিরোধী সংগঠনগুলো বলছে, স্বাস্থ্যখাতে জরুরীভিত্তিতে কেনাকাটায় সুনির্দিষ্ট নীতিমালা মানা হচ্ছে না। দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সী ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবির নির্বাহি পরিচালক ড: ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, সুরক্ষা সামগ্রীতেই দুর্নীতি থেমে থাকেনি। চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনার ক্ষেত্রেও উদ্বেগজনকহারে দুর্নীতি বৃদ্ধির তথ্য তারা গবেষণায় পেয়েছেন। "ব্যাপকভাবে আলোচনা শুরু হয় এন৯৫ মাস্ক ক্রয়ের কেলেংকারি নিয়ে। এরপরে আরও দেখা যাচ্ছে,কেনাকাটায় এই একই ধরণের অনিয়ম হচ্ছে। এমনকি মৌখিকভাবে কার্যাদেশ দেয়া হচ্ছে। আসলে এটা যোগসাজশ করে আদায় করা হচ্ছে। যে ব্যবসায়ী বা সরবরাহকারী রয়েছে, তাদের সাথে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ার সাথে থাকা কর্মকর্তাদেরও কেউ কেউ এই অনিয়মের অংশীদার হচ্ছেন।" তিনি আরও বলেছেন, "স্বাস্থ্য খাতে অবকাঠামো দূর্বল, এটা নতুন কথা নয়। কিন্তু এখন...
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন | করোনা ভাইরাস: বাংলাদেশে চিকিৎসা সরঞ্জামের জরুরি কেনাকাটায় দুর্নীতির অভিযোগ [/INST] বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর পরই চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য সরবরাহ করা মাস্ক, পিপিই নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা টিআইবি বলেছে, এখন সুনির্দিষ্ট কোন নীতিমালা অনুসরণ না করে স্বাস্থ্যখাতের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে কেনাকাটা করা হচ্ছে এবং তাতে অনেক জিনিস বাজার মূল্যের কয়েকগুণ বেশি দামে কেনার মতো অনিয়ম হচ্ছে। সংস্থাটি আরও বলেছে, মহামারির সময় পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে স্বাস্থ্যখাতের এক শ্রেনীর কর্মকর্তার সহায়তায় কেনাকাটায় অনিয়ম দুর্নীতি করার চিত্র তাদের গবেষণায় ফুটে উঠেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন বলেছে, দেশে করোনাভাইরাস শুরুর আগের কয়েকমাসে তারা স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতির অভিযোগে ১১টি মামলা করেছে এবং এখন সুরক্ষা সামগ্রীর দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিচ্ছিন্ন দু'একটি ঘটনা ছাড়া স্বাস্থ্য খাতের সব কেনাকাটা সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে করা হচ্ছে। দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর পরই গত মার্চ মাসে সরকারের কেন্দ্রীয় ঔষাধাগার থেকে সরবরাহ করা এন৯৫ মাস্ক এবং পিপিইসহ স্বার্স্থকর্মিদের সুরক্ষা সামগ্রীর মান নিয়ে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছিল। ঢাকার মুগদা জেনারেল হাসপাতাল থেকে কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছেল যে, প্যাকেটে এন৯৫ লেখা থাকলেও নিম্নমানের মাস্ক এবং পিপিই দেয়া হয়েছে। তখন ব্যাপক আলোচনার মুখে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তদন্ত করলেও তার ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি। দুর্নীতি বিরোধী সংগঠনগুলো বলছে, স্বাস্থ্যখাতে জরুরীভিত্তিতে কেনাকাটায় সুনির্দিষ্ট নীতিমালা মানা হচ্ছে না। দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সী ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবির নির্বাহি পরিচালক ড: ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, সুরক্ষা সামগ্রীতেই দুর্নীতি থেমে থাকেনি। চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনার ক্ষেত্রেও উদ্বেগজনকহারে দুর্নীতি বৃদ্ধির তথ্য তারা গবেষণায় পেয়েছেন। "ব্যাপকভাবে আলোচনা শুরু হয় এন৯৫ মাস্ক ক্রয়ের কেলেংকারি নিয়ে। এরপরে আরও দেখা যাচ্ছে,কেনাকাটায় এই একই ধরণের অনিয়ম হচ্ছে। এমনকি মৌখিকভাবে কার্যাদেশ দেয়া হচ্ছে। আসলে এটা যোগসাজশ করে আদায় করা হচ্ছে। যে ব্যবসায়ী বা সরবরাহকারী রয়েছে, তাদের সাথে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ার সাথে থাকা কর্মকর্তাদেরও কেউ কেউ এই অনিয়মের অংশীদার হচ্ছেন।" তিনি আরও বলেছেন, "স্বাস্থ্য খাতে অবকাঠামো দূর্বল, এটা নতুন কথা নয়। কিন্তু এখন... </s>
শেনজেন চুক্তি কী বিষয়ক এবং বর্তমানে কয়টি দেশ এই চুক্তির অন্তর্ভুক্ত রয়েছে?
ইউরোপের দেশগুলোতে জল, স্থল ও আকাশপথে এক ভিসায় কিংবা ভিসা ব্যতীত জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ইউরোপ ভ্রমণ করার চুক্তি হলো শেনজেন। ১৪ জুন ১৯৮৫ লুক্সেমবার্গের শেনজেন শহরে বেলজিয়াম, ফ্রান্স, পশ্চিম জার্মানি (বর্তমান জার্মানি), লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস চুক্তিটি স্বাক্ষর করে। ১৬ মার্চ ১৯৯৫ চুক্তি কার্যকরের মাধ্যমে ভিসামুক্ত ইউরোপের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে শেনজেন চুক্তিভুক্ত দেশ ২৬টি— অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিচটেনস্টাইন, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ড।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] শেনজেন চুক্তি কী বিষয়ক এবং বর্তমানে কয়টি দেশ এই চুক্তির অন্তর্ভুক্ত রয়েছে? [/INST] ইউরোপের দেশগুলোতে জল, স্থল ও আকাশপথে এক ভিসায় কিংবা ভিসা ব্যতীত জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ইউরোপ ভ্রমণ করার চুক্তি হলো শেনজেন। ১৪ জুন ১৯৮৫ লুক্সেমবার্গের শেনজেন শহরে বেলজিয়াম, ফ্রান্স, পশ্চিম জার্মানি (বর্তমান জার্মানি), লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস চুক্তিটি স্বাক্ষর করে। ১৬ মার্চ ১৯৯৫ চুক্তি কার্যকরের মাধ্যমে ভিসামুক্ত ইউরোপের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে শেনজেন চুক্তিভুক্ত দেশ ২৬টি— অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিচটেনস্টাইন, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ড। </s>
বসন্তকাল নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন।
বাংলার ঋতুপরিক্রমায় ছয়টি ঋতু আসে ধারাবাহিকভাবে। সেই ধারাবাহিকতায় শীতের পরে আসে বসন্ত। কুয়াশা মাখা পাতা ঝরার দিন শেষ হয়। প্রকৃতি নতুন রূপে সেজে বরণ করে নেয় ঋতুরাজ বসন্তকে। বাংলার ঋতুর হিসেবে ফাল্গুন ও চৈত্র এ দুই মাস বসন্তকাল। কিন্তু মাঘের শেষে শীত কমতে শুরু করলেই শুরু হয় শীতের যাই যাই ভাব। তখন থেকেই প্রকৃতিতে বসন্তের আগমন-লক্ষণ দেখা দেয়। অন্যদিকে চৈত্রের মধ্যভাগে অনুভূত হতে থাকে গ্রীষ্মের তাপ। এদিক থেকে মাঝের এই নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়াই বসন্তের নিজস্ব পরিচয়। প্রকৃতিতে এ আবহাওয়া এক নতুন সৌন্দর্যের সম্ভার সৃষ্টি করে। বসন্তের আগমনে বাংলার প্রকৃতিতে মন-মাতানো দখিনা বাতাসের মৃদুমন্দ আনাগোনা শুরু হয়। সে বাতাসে নিষ্পত্র গাছে গাছে নতুন পাতা গজায় । আমগাছ নব মঞ্জরীতে সেজে ওঠে। অশোক, পলাশ, শিমুল, ডালিম আর কৃষ্ণচূড়ার ফুলে ছেয়ে যায় চারদিক। ফুলে ফুলে নীল আকাশে তৈরি হয় লাল রঙের আলপনা। ফুলে ফুলে নেচে বেড়ায় মৌমাছি ও প্রজাপতিরা। কোকিলের কুহুতান মানবমনকে আনন্দে ভরিয়ে তোলে। ফুলের গন্ধে আমোদিত বাতাসের ঢেউ খেলে যায় দিক-দিগন্তে। যব, গম, সরিষা ইত্যাদি শস্যের রঙিন আবেশে গ্রামবাংলার খেতগুলো হয়ে ওঠে অপরূপ। প্রকৃতি ও জনজীবনে বয়ে যায় আনন্দের শিহরণ। ঋতু পরিবর্তন সবসময়ই মানবমনের পরিবর্তনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। বসন্ত ঋতুতেও মানবমনে পরিবর্তন সাধিত হয়। চারদিকে প্রকৃতির বিচিত্র রূপ দেখে মানবমনে আনন্দের ছোঁয়া লাগে। সেই আনন্দ আমরা প্রকাশ করি নানাভাবে। ছড়িয়ে দিতে চাই সবার মাঝে। বাংলা সাহিত্যে বসন্ত ঋতুকে ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা গল্প, গান ও কবিতা । এসব সাহিত্যপাঠের মধ্য দিয়ে আমরা বসন্ত ঋতুকে আরও বেশি করে অনুভব করি। বসন্তের আগমনে বাঙালির জীবনে লাগে উৎসবের ছোঁয়া। বাঙালি আয়োজন করে বসন্ত বরণ উৎসবের। তরুণ-তরুণীরা বাসন্তী রঙের পোশাকে সাজে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] বসন্তকাল নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] বাংলার ঋতুপরিক্রমায় ছয়টি ঋতু আসে ধারাবাহিকভাবে। সেই ধারাবাহিকতায় শীতের পরে আসে বসন্ত। কুয়াশা মাখা পাতা ঝরার দিন শেষ হয়। প্রকৃতি নতুন রূপে সেজে বরণ করে নেয় ঋতুরাজ বসন্তকে। বাংলার ঋতুর হিসেবে ফাল্গুন ও চৈত্র এ দুই মাস বসন্তকাল। কিন্তু মাঘের শেষে শীত কমতে শুরু করলেই শুরু হয় শীতের যাই যাই ভাব। তখন থেকেই প্রকৃতিতে বসন্তের আগমন-লক্ষণ দেখা দেয়। অন্যদিকে চৈত্রের মধ্যভাগে অনুভূত হতে থাকে গ্রীষ্মের তাপ। এদিক থেকে মাঝের এই নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়াই বসন্তের নিজস্ব পরিচয়। প্রকৃতিতে এ আবহাওয়া এক নতুন সৌন্দর্যের সম্ভার সৃষ্টি করে। বসন্তের আগমনে বাংলার প্রকৃতিতে মন-মাতানো দখিনা বাতাসের মৃদুমন্দ আনাগোনা শুরু হয়। সে বাতাসে নিষ্পত্র গাছে গাছে নতুন পাতা গজায় । আমগাছ নব মঞ্জরীতে সেজে ওঠে। অশোক, পলাশ, শিমুল, ডালিম আর কৃষ্ণচূড়ার ফুলে ছেয়ে যায় চারদিক। ফুলে ফুলে নীল আকাশে তৈরি হয় লাল রঙের আলপনা। ফুলে ফুলে নেচে বেড়ায় মৌমাছি ও প্রজাপতিরা। কোকিলের কুহুতান মানবমনকে আনন্দে ভরিয়ে তোলে। ফুলের গন্ধে আমোদিত বাতাসের ঢেউ খেলে যায় দিক-দিগন্তে। যব, গম, সরিষা ইত্যাদি শস্যের রঙিন আবেশে গ্রামবাংলার খেতগুলো হয়ে ওঠে অপরূপ। প্রকৃতি ও জনজীবনে বয়ে যায় আনন্দের শিহরণ। ঋতু পরিবর্তন সবসময়ই মানবমনের পরিবর্তনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। বসন্ত ঋতুতেও মানবমনে পরিবর্তন সাধিত হয়। চারদিকে প্রকৃতির বিচিত্র রূপ দেখে মানবমনে আনন্দের ছোঁয়া লাগে। সেই আনন্দ আমরা প্রকাশ করি নানাভাবে। ছড়িয়ে দিতে চাই সবার মাঝে। বাংলা সাহিত্যে বসন্ত ঋতুকে ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা গল্প, গান ও কবিতা । এসব সাহিত্যপাঠের মধ্য দিয়ে আমরা বসন্ত ঋতুকে আরও বেশি করে অনুভব করি। বসন্তের আগমনে বাঙালির জীবনে লাগে উৎসবের ছোঁয়া। বাঙালি আয়োজন করে বসন্ত বরণ উৎসবের। তরুণ-তরুণীরা বাসন্তী রঙের পোশাকে সাজে। </s>
প্রতিটি জেব্রার কি অনন্য স্ট্রাইপ আছে?
হ্যাঁ, প্রতিটি জেব্রার অনন্য স্ট্রাইপ রয়েছে। প্রত্যেক মানুষের আঙ্গুলের ছাপের যেমন স্বতন্ত্র, তেমনই প্রত্যেক জেব্রার স্ট্রাইপ অনন্য।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] প্রতিটি জেব্রার কি অনন্য স্ট্রাইপ আছে? [/INST] হ্যাঁ, প্রতিটি জেব্রার অনন্য স্ট্রাইপ রয়েছে। প্রত্যেক মানুষের আঙ্গুলের ছাপের যেমন স্বতন্ত্র, তেমনই প্রত্যেক জেব্রার স্ট্রাইপ অনন্য। </s>
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হবে সাং চিয়েন লিখন পদ্ধতির ঠিক কবে জন্ম হয়েছিল, তা সঠিক জানা যায় না। বিশ্বের নানা দেশে তাই লিপির উদ্ভব নিয়ে প্রচলিত আছে নানা উপকথা। চীনের উপকথা অনুসারে সাং চিয়েন নামের এক ড্রাগনমুখো লোক প্রাচীনকালে চীনা অক্ষরগুলি তৈরি করেছিলেন। অন্যদিকে মিশরের উপকথা অনুযায়ী পাখির মত মাথা ও মানুষের মত দেহবিশিষ্ট দেবতা থথ্‌ সৃষ্টি করেছিলেন মিশরীয় লিপি। ভারতের উপকথামতে হিন্দু দেবতা ব্রহ্মা ভারতবর্ষের প্রাচীন লিপি আবিষ্কার করেছিলেন, এবং তার নামানুসারে ঐ লিপির নাম হয় ব্রাহ্মীলিপি।
চীনা লিখন পদ্ধতি সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করে ?
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হবে সাং চিয়েন লিখন পদ্ধতির ঠিক কবে জন্ম হয়েছিল, তা সঠিক জানা যায় না। বিশ্বের নানা দেশে তাই লিপির উদ্ভব নিয়ে প্রচলিত আছে নানা উপকথা। চীনের উপকথা অনুসারে সাং চিয়েন নামের এক ড্রাগনমুখো লোক প্রাচীনকালে চীনা অক্ষরগুলি তৈরি করেছিলেন। অন্যদিকে মিশরের উপকথা অনুযায়ী পাখির মত মাথা ও মানুষের মত দেহবিশিষ্ট দেবতা থথ্‌ সৃষ্টি করেছিলেন মিশরীয় লিপি। ভারতের উপকথামতে হিন্দু দেবতা ব্রহ্মা ভারতবর্ষের প্রাচীন লিপি আবিষ্কার করেছিলেন, এবং তার নামানুসারে ঐ লিপির নাম হয় ব্রাহ্মীলিপি। [/INST] চীনা লিখন পদ্ধতি সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করে ? </s>
দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটির সারসংক্ষেপ লিখুন।
দ্য ইমিটেশন গেম হলো ২০১৪ সালের একটি ঐতিহাসিক নাট্য চলচ্চিত্র যা ম্যাথিউ ওয়ান পরিচালনা করেন। এতে অভিনয় করেছেন বেনেডিক্ট কাম্বারব্যাচ, কিরা নাইটলি, ম্যাথিউ ম্যাকফাডিন, ক্রিস্টোফার প্লামার, ম্যাথিউ রিস, ক্লেভ স্ট্যান্ডেন, রবার্ট ওয়ার্ল, ডমিনিক ওয়েস্ট, এবং ডেভিড ওয়াটসন। চলচ্চিত্রটি অ্যালান টুরিং-এর জীবনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। অ্যালান টুরিং ছিলেন একজন ব্রিটিশ গণিতবিদ, যুক্তিবিদ, কম্পিউটার বিজ্ঞানী, এবং ক্রিপ্টোগ্রাফার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ব্লেচলি পার্কে ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিভাগের জন্য কাজ করেন এবং এনিগমা মেশিনকে ভাঙার জন্য একটি কম্পিউটার তৈরি করেন। এনিগমা মেশিন ছিল জার্মানির তৈরি করা একটি গোপন ক্রিপ্টোগ্রাফিক মেশিন যা গোপনে বার্তা পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হতো। টুরিং-এর কাজ যুদ্ধের ফলাফল পরিবর্তন করতে সাহায্য করে এবং আনুমানিক ১৪ মিলিয়ন মানুষের জীবন বাঁচায়। চলচ্চিত্রটি ১৯৪১ সালে ব্লেচলি পার্কে শুরু হয় যেখানে টুরিং এনিগমা মেশিনকে ভাঙার জন্য একটি দলকে নেতৃত্ব দেয়। দলটি একটি কম্পিউটার তৈরি করে যা এনিগমা মেশিন দ্বারা তৈরি করা বার্তাগুলিকে দ্রুত এবং সঠিকভাবে ভাঙতে পারে। ফলে ব্রিটিশরা জার্মানদের বার্তাগুলি বুঝতে পারে এবং যুদ্ধে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে পারে। চলচ্চিত্রটি টুরিং-এর ব্যক্তিগত জীবনকেও অন্বেষণ করে। তিনি একজন সমকামী ছিলেন যা তখন ব্রিটেনে অবৈধ ছিল। তিনি তার যৌনতা প্রকাশ করার কারণে লজ্জিত এবং অনিরাপদ বোধ করতেন। ১৯৫২ সালে তাকে অপকর্মে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং তাকে হরমোনাল থেরাপির জন্য বাধ্য করা হয়। থেরাপির ফলে তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং ১৯৫৪ সালে আত্মহত্যা করেন। দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটি ব্যাপক প্রসংশা কুড়িয়েছে। এটি আটটি অ্যাকাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়। চলচ্চিত্রটি দুটি অ্যাকাডেমি পুরস্কার জিতেছে। চলচ্চিত্রটি টুরিং-এর জীবন এবং কাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি তার প্রতিভা এবং অবদানকে স্বীকৃতি দেয়, পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত জীবনের চ্যালেঞ্জগুলিও অন্বেষণ করে।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটির সারসংক্ষেপ লিখুন। [/INST] দ্য ইমিটেশন গেম হলো ২০১৪ সালের একটি ঐতিহাসিক নাট্য চলচ্চিত্র যা ম্যাথিউ ওয়ান পরিচালনা করেন। এতে অভিনয় করেছেন বেনেডিক্ট কাম্বারব্যাচ, কিরা নাইটলি, ম্যাথিউ ম্যাকফাডিন, ক্রিস্টোফার প্লামার, ম্যাথিউ রিস, ক্লেভ স্ট্যান্ডেন, রবার্ট ওয়ার্ল, ডমিনিক ওয়েস্ট, এবং ডেভিড ওয়াটসন। চলচ্চিত্রটি অ্যালান টুরিং-এর জীবনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। অ্যালান টুরিং ছিলেন একজন ব্রিটিশ গণিতবিদ, যুক্তিবিদ, কম্পিউটার বিজ্ঞানী, এবং ক্রিপ্টোগ্রাফার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ব্লেচলি পার্কে ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিভাগের জন্য কাজ করেন এবং এনিগমা মেশিনকে ভাঙার জন্য একটি কম্পিউটার তৈরি করেন। এনিগমা মেশিন ছিল জার্মানির তৈরি করা একটি গোপন ক্রিপ্টোগ্রাফিক মেশিন যা গোপনে বার্তা পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হতো। টুরিং-এর কাজ যুদ্ধের ফলাফল পরিবর্তন করতে সাহায্য করে এবং আনুমানিক ১৪ মিলিয়ন মানুষের জীবন বাঁচায়। চলচ্চিত্রটি ১৯৪১ সালে ব্লেচলি পার্কে শুরু হয় যেখানে টুরিং এনিগমা মেশিনকে ভাঙার জন্য একটি দলকে নেতৃত্ব দেয়। দলটি একটি কম্পিউটার তৈরি করে যা এনিগমা মেশিন দ্বারা তৈরি করা বার্তাগুলিকে দ্রুত এবং সঠিকভাবে ভাঙতে পারে। ফলে ব্রিটিশরা জার্মানদের বার্তাগুলি বুঝতে পারে এবং যুদ্ধে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে পারে। চলচ্চিত্রটি টুরিং-এর ব্যক্তিগত জীবনকেও অন্বেষণ করে। তিনি একজন সমকামী ছিলেন যা তখন ব্রিটেনে অবৈধ ছিল। তিনি তার যৌনতা প্রকাশ করার কারণে লজ্জিত এবং অনিরাপদ বোধ করতেন। ১৯৫২ সালে তাকে অপকর্মে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং তাকে হরমোনাল থেরাপির জন্য বাধ্য করা হয়। থেরাপির ফলে তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং ১৯৫৪ সালে আত্মহত্যা করেন। দ্য ইমিটেশন গেম চলচ্চিত্রটি ব্যাপক প্রসংশা কুড়িয়েছে। এটি আটটি অ্যাকাডেমি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়। চলচ্চিত্রটি দুটি অ্যাকাডেমি পুরস্কার জিতেছে। চলচ্চিত্রটি টুরিং-এর জীবন এবং কাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি তার প্রতিভা এবং অবদানকে স্বীকৃতি দেয়, পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত জীবনের চ্যালেঞ্জগুলিও অন্বেষণ করে। </s>
সূর্যকে পরিক্রমণকালে পৃথিবীর চারটি অবস্থান থেকে ঋতু পরিবর্তনের ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। সেগুলো হলো ২১শে জুন, ২৩শে সেপ্টেম্বর, ২২শে ডিসেম্বর ও ২১শে মার্চ। ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর পৃথিবীর অবস্থান বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনে কী প্রভাব ফেলবে? বিশ্লেষণ কর।
২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর পৃথিবীর অবস্থান বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। ২৩শে সেপ্টেম্বর তারিখে নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে সূর্যরশ্মি পতিত হয় এবং দিন ও রাত সমান থাকে। এ কারণে ঐ তারিখের দেড় মাস পূর্ব ও দেড় মাস পর পর্যন্ত উত্তাপ মধ্যম ধরনের থাকে। তাই এ সময় উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বসন্তকাল বিরাজমান থাকে। ২২ ডিসেম্বর তারিখে সূর্যের দক্ষিণায়নের শেষ দিন। অর্থাৎ এই দিনে সূর্য মকরক্রান্তি রেখায় লম্বভাবে কিরণ দেয়। ফলে সেখানে দিন বড় ও রাত ছোট হয়। তাই এ তারিখের দেড় মাস পূর্বে ও দেড় মাস পরে দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও উত্তর গোলার্ধে শীতকাল বজায় থাকে। বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে। যেহেতু ২৩শে সেপ্টেম্বর সূর্য নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেয় এবং উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল থাকে সেহেতু এ সময় বাংলাদেশে শরৎকাল বিরাজ করবে। আবার, যেহেতু ২২শে ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেওয়ায় উত্তর গোলার্ধে শীতকাল বিরাজ করে, সেহেতু এসময় বাংলাদেশে শীতকাল থাকবে। উপরের আলোচনা হতে বলা যায় যে, পৃথিবীর ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর অবস্থানের কারণে বাংলাদেশে যথাক্রমে শরৎকাল ও শীতকাল বিরাজ করে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] সূর্যকে পরিক্রমণকালে পৃথিবীর চারটি অবস্থান থেকে ঋতু পরিবর্তনের ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। সেগুলো হলো ২১শে জুন, ২৩শে সেপ্টেম্বর, ২২শে ডিসেম্বর ও ২১শে মার্চ। ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর পৃথিবীর অবস্থান বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনে কী প্রভাব ফেলবে? বিশ্লেষণ কর। [/INST] ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর পৃথিবীর অবস্থান বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। ২৩শে সেপ্টেম্বর তারিখে নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে সূর্যরশ্মি পতিত হয় এবং দিন ও রাত সমান থাকে। এ কারণে ঐ তারিখের দেড় মাস পূর্ব ও দেড় মাস পর পর্যন্ত উত্তাপ মধ্যম ধরনের থাকে। তাই এ সময় উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বসন্তকাল বিরাজমান থাকে। ২২ ডিসেম্বর তারিখে সূর্যের দক্ষিণায়নের শেষ দিন। অর্থাৎ এই দিনে সূর্য মকরক্রান্তি রেখায় লম্বভাবে কিরণ দেয়। ফলে সেখানে দিন বড় ও রাত ছোট হয়। তাই এ তারিখের দেড় মাস পূর্বে ও দেড় মাস পরে দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল ও উত্তর গোলার্ধে শীতকাল বজায় থাকে। বাংলাদেশের অবস্থান পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে। যেহেতু ২৩শে সেপ্টেম্বর সূর্য নিরক্ষরেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেয় এবং উত্তর গোলার্ধে শরৎকাল থাকে সেহেতু এ সময় বাংলাদেশে শরৎকাল বিরাজ করবে। আবার, যেহেতু ২২শে ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে কিরণ দেওয়ায় উত্তর গোলার্ধে শীতকাল বিরাজ করে, সেহেতু এসময় বাংলাদেশে শীতকাল থাকবে। উপরের আলোচনা হতে বলা যায় যে, পৃথিবীর ২৩শে সেপ্টেম্বর ও ২২শে ডিসেম্বর অবস্থানের কারণে বাংলাদেশে যথাক্রমে শরৎকাল ও শীতকাল বিরাজ করে। </s>
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : আরও দেখুন: ককেসাস অভিযান, সিনাই এবং প্যালেস্টাইন অভিযান, গ্যালিপোলি অভিযান, মেসোপটেমিয়া অভিযান, পারস্য অভিযান এবং
আরব বিদ্রোহ |
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : আরও দেখুন: ককেসাস অভিযান, সিনাই এবং প্যালেস্টাইন অভিযান, গ্যালিপোলি অভিযান, মেসোপটেমিয়া অভিযান, পারস্য অভিযান এবং [/INST] আরব বিদ্রোহ | </s>
"পরিবেশ দূষণ" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন।
আদিমকালে মানুষ একান্তভাবেই পরিবেশের ওপর নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু সভ্যতার ক্রমবর্ধমানতার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ প্রকৃতিকে নিজের বশে আনতে শুরু করে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নানা আবিষ্কার মানুষকে দিয়েছে সুখ ও স্বাচ্ছন্দ্য। কিন্তু আবিষ্কৃত প্রযুক্তির অপব্যবহার দিন দিন পরিবেশকে দূষিত করে তুলেছে। পরিবেশ হলো আমাদের চারপাশের প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক উপাদানের সমষ্টি। পানি, মাটি, বায়ু ইত্যাদি প্রাকৃতিক পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রাকৃতিক বা মানব-সৃষ্ট কোনো কারণে যদি পরিবেশের উপাদানগুলোর কাঙ্ক্ষিত মান বিনষ্ট হয় তাহলে পরিবেশ মানুষ বা প্রাণীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে। পরিবেশের এই অস্বাস্থ্যকর অবস্থাকে পরিবেশ দূষণ বলে। পরিবেশ দূষণের প্রাকৃতিক কারণগুলো হলো— ঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অগ্নুৎপাত, ভূমিকম্প ইত্যাদি। আর কৃত্রিম বা মানুষসৃষ্ট কারণগুলো হলো— জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিল্পকারখানায় বিষাক্ত কেমিক্যালের ব্যবহার, শিল্পকারখানা ও যানবাহনে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার ইত্যাদি। এসব কারণে পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান পানি, মাটি, বায়ু ইত্যাদি প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে। এছাড়া কীটনাশক, গুঁড়ো সাবান, প্লাস্টিকের ব্যবহার ইত্যাদির ফলেও পরিবেশ দূষিত হয়। শিল্পকারখানা ও যানবাহন থেকে নির্গত সালফার ডাই-অক্সাইড, কার্বন ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, ক্লোরো-ফ্লোরো কার্বন ইত্যাদি বায়ুমণ্ডলকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। পরিবেশ দূষণের ভয়াবহ পরিণতি নিয়ে বিশ্বের সচেতন মানুষ আজ শঙ্কিত। কেননা পরিবেশ দূষণের কারণে মানব সভ্যতার অস্তিত্বই হুমকির সন্মুখীন। তাই পরিবেশ রক্ষায় বিশ্বের সচেতন মানুষ জেগে উঠেছে; গড়ে উঠছে অনেক পরিবেশবাদী সংগঠন। এসব সংগঠনের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পরিবেশ দূষণ রোধে করণীয় ঠিক করতে পরিবেশবিষয়ক নানা সম্মেলনে একত্র হচ্ছে। বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশের সংবিধানেও পরিবেশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত ধারা যুক্ত হয়েছে। তবে সর্বস্তরের মানুষকে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করা ব্যতীত পরিবেশ দূষণ রোধ করা সম্ভব নয়।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] "পরিবেশ দূষণ" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] আদিমকালে মানুষ একান্তভাবেই পরিবেশের ওপর নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু সভ্যতার ক্রমবর্ধমানতার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ প্রকৃতিকে নিজের বশে আনতে শুরু করে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নানা আবিষ্কার মানুষকে দিয়েছে সুখ ও স্বাচ্ছন্দ্য। কিন্তু আবিষ্কৃত প্রযুক্তির অপব্যবহার দিন দিন পরিবেশকে দূষিত করে তুলেছে। পরিবেশ হলো আমাদের চারপাশের প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক উপাদানের সমষ্টি। পানি, মাটি, বায়ু ইত্যাদি প্রাকৃতিক পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রাকৃতিক বা মানব-সৃষ্ট কোনো কারণে যদি পরিবেশের উপাদানগুলোর কাঙ্ক্ষিত মান বিনষ্ট হয় তাহলে পরিবেশ মানুষ বা প্রাণীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে। পরিবেশের এই অস্বাস্থ্যকর অবস্থাকে পরিবেশ দূষণ বলে। পরিবেশ দূষণের প্রাকৃতিক কারণগুলো হলো— ঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অগ্নুৎপাত, ভূমিকম্প ইত্যাদি। আর কৃত্রিম বা মানুষসৃষ্ট কারণগুলো হলো— জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিল্পকারখানায় বিষাক্ত কেমিক্যালের ব্যবহার, শিল্পকারখানা ও যানবাহনে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার ইত্যাদি। এসব কারণে পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান পানি, মাটি, বায়ু ইত্যাদি প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে। এছাড়া কীটনাশক, গুঁড়ো সাবান, প্লাস্টিকের ব্যবহার ইত্যাদির ফলেও পরিবেশ দূষিত হয়। শিল্পকারখানা ও যানবাহন থেকে নির্গত সালফার ডাই-অক্সাইড, কার্বন ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, ক্লোরো-ফ্লোরো কার্বন ইত্যাদি বায়ুমণ্ডলকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। পরিবেশ দূষণের ভয়াবহ পরিণতি নিয়ে বিশ্বের সচেতন মানুষ আজ শঙ্কিত। কেননা পরিবেশ দূষণের কারণে মানব সভ্যতার অস্তিত্বই হুমকির সন্মুখীন। তাই পরিবেশ রক্ষায় বিশ্বের সচেতন মানুষ জেগে উঠেছে; গড়ে উঠছে অনেক পরিবেশবাদী সংগঠন। এসব সংগঠনের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পরিবেশ দূষণ রোধে করণীয় ঠিক করতে পরিবেশবিষয়ক নানা সম্মেলনে একত্র হচ্ছে। বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশের সংবিধানেও পরিবেশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত ধারা যুক্ত হয়েছে। তবে সর্বস্তরের মানুষকে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করা ব্যতীত পরিবেশ দূষণ রোধ করা সম্ভব নয়। </s>
বিশ্লেষণী যন্ত্রের উদ্ভাবক কে?
বিশ্লেষণী যন্ত্রের উদ্ভাবক হলেন চার্লস ব্যাবেজ। তিনি ১৮২২ সালে এই যন্ত্রটি উদ্ভাবন করেন। এই যন্ত্রটি ছিল একটি যান্ত্রিক কম্পিউটার যা গণনা এবং বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত হতো। ব্যাবেজ এই যন্ত্রটিকে অ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন নামে অভিহিত করেছিলেন। ব্যাবেজের অ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন একটি বিশালাকার যন্ত্র যা প্রায় ১৫ ফুট লম্বা এবং ৬ ফুট চওড়া ছিল। এটিতে প্রায় ১০০,০০০টি অংশ ছিল। এই যন্ত্রটিতে একটি পাওয়ার সিস্টেম, একটি মেমোরি সিস্টেম, একটি অ্যারিথমেটিক ইউনিট এবং একটি ইনপুট ও আউটপুট ইউনিট ছিল।
Bengali
ben
re-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] বিশ্লেষণী যন্ত্রের উদ্ভাবক কে? [/INST] বিশ্লেষণী যন্ত্রের উদ্ভাবক হলেন চার্লস ব্যাবেজ। তিনি ১৮২২ সালে এই যন্ত্রটি উদ্ভাবন করেন। এই যন্ত্রটি ছিল একটি যান্ত্রিক কম্পিউটার যা গণনা এবং বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত হতো। ব্যাবেজ এই যন্ত্রটিকে অ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন নামে অভিহিত করেছিলেন। ব্যাবেজের অ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন একটি বিশালাকার যন্ত্র যা প্রায় ১৫ ফুট লম্বা এবং ৬ ফুট চওড়া ছিল। এটিতে প্রায় ১০০,০০০টি অংশ ছিল। এই যন্ত্রটিতে একটি পাওয়ার সিস্টেম, একটি মেমোরি সিস্টেম, একটি অ্যারিথমেটিক ইউনিট এবং একটি ইনপুট ও আউটপুট ইউনিট ছিল। </s>
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : স্পেনে একজনের করোনা ভাইরাস পরিক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, এই তথ্য তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সাথে শেয়ার করবে। মন্ত্রী সালভাদর ইলা বলেছেন, এই তালিকা সাধারণ জনগণ এবং চাকরিদাতাদের কাছে উন্মুক্ত করা যাবে না। তিনি বলেন এই ভাইরাসকে পরাজিত করার উপায় হল "আমাদের যত বেশি জনকে টিকা দেয়া হবে ততই ভালো"। করোনাভাইরাসের কারণে ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে স্পেন অন্যতম ক্ষতিগ্রস্ত একটি দেশ। দেশটিতে এখন ফাইজারের টিকা দেয়া শুরু করেছে। গত সপ্তাহেই ইইউ সদস্য দেশগুলোর জন্য অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সোমবার লা সেক্সটা টেলিভিশনে দেয়া সাক্ষাতকারে মি. ইলা জোর দিয়ে বলেন টিকা দান বাধ্যতামূলক না। তিনি বলেন, "যেটা করা হবে সেটা হল একটা নিবন্ধন করা। আমরা আমাদের ইউরোপিয়ান পার্টনারের সাথে শেয়ার করবো যে এইসব মানুষদের টিকা নেয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল কিন্তু তারা সেটা গ্রহণ করেনি।" "এটা জনসম্মুখে প্রকাশ করার জন্য কোন তথ্য-প্রমাণ না। সবটাই করা হবে তথ্য রক্ষার প্রতি পূর্ণাঙ্গ শ্রদ্ধা রেখে সেটা করা হবে।" তিনি আরো বলেন " যাদের কে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল এবং তারা সেটা যেকোন কারণেই হোক ফিরিয়ে দিয়েছে সেটা নিবন্ধনে উল্লেখ থাকবে। সবশেষ হিসেব অনুযায়ী, বর্তমান স্পেনের প্রায় ২৮ শতাংশ নাগরিকরা টিকা নিতে চান না। নভেম্বরে এই অনুপাত ছিল ৪৭%। অণূবিক্ষণ যন্ত্রে করোনাভাইরাস দেখতে অনেকটা এরকম সোমবার তিনি আরো মন্তব্য করেন যারা টিকা নিতে চান তাদের সাথে আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষ যোগাযোগ করবে। "যারা টিকা নিতে চান না আমরা মনে করি এটা একটা ভুল সিদ্ধান্ত কিন্তু তারপরেও এটা তাদের অধিকার। আমরা এই বিভ্রান্তি দুর করার চেষ্টা করছি। টিকা দেয়ার ফলে জীবন রক্ষা হবে"। সোমবারেই স্পেনে কোভিড-১৯ এ মারা যাওয়ার সংখ্যা ৫০ হাজার ছুঁয়েছে। মহামারির সময়ে দেশটি ১৮ লক্ষের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে বলে নিবন্ধন করে। স্পেনে রাত ১১টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত দেশজুড়ে কারফিউ চালু রয়েছে যেটা চলবে মে মাসের শুরু পর্যন্ত। অনেক স্থানে মানুষজনকে শুধুমাত্র কাজ করতে, ওষুধ কিনতে এবং বৃদ্ধ ও শিশুদের যত্ন নেয়ার জন্য বের হতে দেয়া হচ্ছে। আঞ্চলিক নেতারা কারফিউ এর সময় পরিবর্তন করতে পারবেন, এমনকি সীমান্ত বন্ধ করে দিতে পারবেন। বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন: নিজেকে আক্রান্ত মনে হলে কী করবেন, কোথায় যাবেন?
যারা করোনাভাইরাসের টিকা নিতে অনিচ্ছা প্রকাশ করছে স্পেন তাদের নাম নিবন্ধন করছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন : স্পেনে একজনের করোনা ভাইরাস পরিক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, এই তথ্য তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সাথে শেয়ার করবে। মন্ত্রী সালভাদর ইলা বলেছেন, এই তালিকা সাধারণ জনগণ এবং চাকরিদাতাদের কাছে উন্মুক্ত করা যাবে না। তিনি বলেন এই ভাইরাসকে পরাজিত করার উপায় হল "আমাদের যত বেশি জনকে টিকা দেয়া হবে ততই ভালো"। করোনাভাইরাসের কারণে ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে স্পেন অন্যতম ক্ষতিগ্রস্ত একটি দেশ। দেশটিতে এখন ফাইজারের টিকা দেয়া শুরু করেছে। গত সপ্তাহেই ইইউ সদস্য দেশগুলোর জন্য অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সোমবার লা সেক্সটা টেলিভিশনে দেয়া সাক্ষাতকারে মি. ইলা জোর দিয়ে বলেন টিকা দান বাধ্যতামূলক না। তিনি বলেন, "যেটা করা হবে সেটা হল একটা নিবন্ধন করা। আমরা আমাদের ইউরোপিয়ান পার্টনারের সাথে শেয়ার করবো যে এইসব মানুষদের টিকা নেয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল কিন্তু তারা সেটা গ্রহণ করেনি।" "এটা জনসম্মুখে প্রকাশ করার জন্য কোন তথ্য-প্রমাণ না। সবটাই করা হবে তথ্য রক্ষার প্রতি পূর্ণাঙ্গ শ্রদ্ধা রেখে সেটা করা হবে।" তিনি আরো বলেন " যাদের কে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল এবং তারা সেটা যেকোন কারণেই হোক ফিরিয়ে দিয়েছে সেটা নিবন্ধনে উল্লেখ থাকবে। সবশেষ হিসেব অনুযায়ী, বর্তমান স্পেনের প্রায় ২৮ শতাংশ নাগরিকরা টিকা নিতে চান না। নভেম্বরে এই অনুপাত ছিল ৪৭%। অণূবিক্ষণ যন্ত্রে করোনাভাইরাস দেখতে অনেকটা এরকম সোমবার তিনি আরো মন্তব্য করেন যারা টিকা নিতে চান তাদের সাথে আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষ যোগাযোগ করবে। "যারা টিকা নিতে চান না আমরা মনে করি এটা একটা ভুল সিদ্ধান্ত কিন্তু তারপরেও এটা তাদের অধিকার। আমরা এই বিভ্রান্তি দুর করার চেষ্টা করছি। টিকা দেয়ার ফলে জীবন রক্ষা হবে"। সোমবারেই স্পেনে কোভিড-১৯ এ মারা যাওয়ার সংখ্যা ৫০ হাজার ছুঁয়েছে। মহামারির সময়ে দেশটি ১৮ লক্ষের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে বলে নিবন্ধন করে। স্পেনে রাত ১১টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত দেশজুড়ে কারফিউ চালু রয়েছে যেটা চলবে মে মাসের শুরু পর্যন্ত। অনেক স্থানে মানুষজনকে শুধুমাত্র কাজ করতে, ওষুধ কিনতে এবং বৃদ্ধ ও শিশুদের যত্ন নেয়ার জন্য বের হতে দেয়া হচ্ছে। আঞ্চলিক নেতারা কারফিউ এর সময় পরিবর্তন করতে পারবেন, এমনকি সীমান্ত বন্ধ করে দিতে পারবেন। বিবিসি বাংলায় আরো পড়ুন: নিজেকে আক্রান্ত মনে হলে কী করবেন, কোথায় যাবেন? [/INST] যারা করোনাভাইরাসের টিকা নিতে অনিচ্ছা প্রকাশ করছে স্পেন তাদের নাম নিবন্ধন করছে। </s>
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : এই আসরের ফাইনাল পর্তুগালের ইস্তানবুলের লিসবনের এস্তাদিও দা লুজে অনুষ্ঠিত হবে। ২০১৯–২০ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের বিজয়ী দল
২০২০ উয়েফা সুপার কাপে ২০১৯–২০ উয়েফা ইউরোপা লীগ বিজয়ীর বিরুদ্ধে খেলার অধিকার অর্জন করবে; উক্ত খেলায় বিজয়ী দল কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২০ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। একই সাথে উভয় দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে ২০২০–২১ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বের জন্যও উত্তীর্ণ হয়ে যাবে এবং যদি তারা ইতিমধ্যে তাদের লীগ খেলার মধ্য দিয়ে যোগ্যতা উত্তীর্ণ হয়, তবে সংরক্ষিত আসনটি ২০১৯–২০ এরেডিভিসির চ্যাম্পিয়ন দলকে দেওয়া হবে, যারা বর্তমানে পরবর্তী মৌসুমের প্রবেশ তালিকায় ১১তম স্থানে রয়েছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : এই আসরের ফাইনাল পর্তুগালের ইস্তানবুলের লিসবনের এস্তাদিও দা লুজে অনুষ্ঠিত হবে। ২০১৯–২০ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের বিজয়ী দল [/INST] ২০২০ উয়েফা সুপার কাপে ২০১৯–২০ উয়েফা ইউরোপা লীগ বিজয়ীর বিরুদ্ধে খেলার অধিকার অর্জন করবে; উক্ত খেলায় বিজয়ী দল কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২০ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। একই সাথে উভয় দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে ২০২০–২১ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বের জন্যও উত্তীর্ণ হয়ে যাবে এবং যদি তারা ইতিমধ্যে তাদের লীগ খেলার মধ্য দিয়ে যোগ্যতা উত্তীর্ণ হয়, তবে সংরক্ষিত আসনটি ২০১৯–২০ এরেডিভিসির চ্যাম্পিয়ন দলকে দেওয়া হবে, যারা বর্তমানে পরবর্তী মৌসুমের প্রবেশ তালিকায় ১১তম স্থানে রয়েছে। </s>
কোন আবাসস্থলে আমরা সাধারণত টোকান পাখি দেখতে পাই?
টোকান পাখিরা দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিলের আমাজন রেইনফরেস্টে বাস করে।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] কোন আবাসস্থলে আমরা সাধারণত টোকান পাখি দেখতে পাই? [/INST] টোকান পাখিরা দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিলের আমাজন রেইনফরেস্টে বাস করে। </s>
রাতুলদের গ্রামে আগে অনেক পুকুর, জলাশয় ছিল। জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ আরো নানা কারণে বর্তমানে তাদের গ্রামের অনেক পুকুর, জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে। রাতুলদের গ্রামকে এ ধরনের প্রভাব থেকে রক্ষা করার জন্য কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে বলে তুমি মনে করো?
রাতুলদের গ্রামকে এ ধরনের প্রভাব অর্থাৎ পানি সংকটের নেতিবাচক প্রভাব থেকে রক্ষা করতে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে বলে মনে করি। মানুষসহ জীবজগতের অস্তিত্বের জন্য পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পানি অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। বর্ষাকালে বৃষ্টি থেকে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া গেলেও শীত ও গ্রীষ্মকালে পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। সে কারণে সারাবছর পানির প্রাপ্তি, প্রবাহ ও রটন নিশ্চিত রাখতে এই সম্পদের ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। রাতুলদের গ্রামে পুকুর, জলাশয় ভরাট করা হচ্ছে এবং ফলাফলে পানি সংকট তৈরি হচ্ছে। পানি সংকটের নেতিবাচক প্রভাব থেকে রেহাই পেতে পানি ব্যবস্থাপনা জরুরি। পানি ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ হিসেবে নদ-নদী, পুকুর, খাল, বিল, হাওর-বাওড়, বন ও ভূমির পরিবেশ রক্ষা করতে হবে। শুষ্ক ও শীত মৌসুমে সর্বত্র পানির সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে এবং বৃষ্টির সময়ে বৃষ্টির পানি ধরে রাখতে হবে। নদ-নদীর নাব্য সংকট দূর করতে খনন কাজ সম্পাদন করা জরুরি। সংযোগ খাল ও রিজার্ভার খনন, মাটির লবণাক্ততা দূর, নদী ভাঙন রোধে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন, পরিমিত সার ও কীটনাশক ব্যবহার প্রভৃতি কার্যক্রম সম্পাদন করতে হবে। সর্বোপরি নদী, খাল-বিল, পুকুর-জলাশয় ভরাট বন্ধে ব্যক্তি সচেতনতার পাশাপাশি সরকারি হস্তক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। অতএব বলা যায়, রাতুলদের গ্রাম তথা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলকে পানি সংকট থেকে রক্ষা করতে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন উদ্যোগের বাস্তবায়ন আবশ্যক। এই উদ্যোগ বা পদক্ষেপগুলোই রাতুলদের গ্রামের পানি সংকট দূর করবে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] রাতুলদের গ্রামে আগে অনেক পুকুর, জলাশয় ছিল। জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ আরো নানা কারণে বর্তমানে তাদের গ্রামের অনেক পুকুর, জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে। রাতুলদের গ্রামকে এ ধরনের প্রভাব থেকে রক্ষা করার জন্য কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে বলে তুমি মনে করো? [/INST] রাতুলদের গ্রামকে এ ধরনের প্রভাব অর্থাৎ পানি সংকটের নেতিবাচক প্রভাব থেকে রক্ষা করতে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে বলে মনে করি। মানুষসহ জীবজগতের অস্তিত্বের জন্য পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পানি অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। বর্ষাকালে বৃষ্টি থেকে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া গেলেও শীত ও গ্রীষ্মকালে পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। সে কারণে সারাবছর পানির প্রাপ্তি, প্রবাহ ও রটন নিশ্চিত রাখতে এই সম্পদের ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। রাতুলদের গ্রামে পুকুর, জলাশয় ভরাট করা হচ্ছে এবং ফলাফলে পানি সংকট তৈরি হচ্ছে। পানি সংকটের নেতিবাচক প্রভাব থেকে রেহাই পেতে পানি ব্যবস্থাপনা জরুরি। পানি ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ হিসেবে নদ-নদী, পুকুর, খাল, বিল, হাওর-বাওড়, বন ও ভূমির পরিবেশ রক্ষা করতে হবে। শুষ্ক ও শীত মৌসুমে সর্বত্র পানির সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে এবং বৃষ্টির সময়ে বৃষ্টির পানি ধরে রাখতে হবে। নদ-নদীর নাব্য সংকট দূর করতে খনন কাজ সম্পাদন করা জরুরি। সংযোগ খাল ও রিজার্ভার খনন, মাটির লবণাক্ততা দূর, নদী ভাঙন রোধে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন, পরিমিত সার ও কীটনাশক ব্যবহার প্রভৃতি কার্যক্রম সম্পাদন করতে হবে। সর্বোপরি নদী, খাল-বিল, পুকুর-জলাশয় ভরাট বন্ধে ব্যক্তি সচেতনতার পাশাপাশি সরকারি হস্তক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। অতএব বলা যায়, রাতুলদের গ্রাম তথা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলকে পানি সংকট থেকে রক্ষা করতে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন উদ্যোগের বাস্তবায়ন আবশ্যক। এই উদ্যোগ বা পদক্ষেপগুলোই রাতুলদের গ্রামের পানি সংকট দূর করবে। </s>
অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯০৩ সালে রাশিয়ান সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক লেবার পার্টির ভেতরে জুলিয়াস মারতভের অধীনে মেনশেভিক এবং ভ্লাদিমির লেনিন অধীনে বলশেভিকদের মধ্যে বিভক্তর সময় সময়ে কল্লোনতাই কোন অংশেই যোগদান করেন নি। অক্টোবরে বলশেভিক বিপ্লবের
পর ১৯১৭ সালে তিনি আবার রাজনৈতিক কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি সমাজকল্যাণমূলক কাজ করতে থাকেন। তার সময়ের অন্য মার্কসবাদীদের মত তিনিও নারীদের সমতা বিষয়ে একজন সেরা নেত্রী, যিনি উদার নারীবাদ মতাদর্শের বিরোধিতা করেছিলেন। উদার নারীবাদ মতাদর্শকে তিনি বুর্জোয়া মতাদর্শ হিসেবে দেখেছিলেন, যদিও পরবর্তীকালের নারীবাদীরা সেটিকে উত্তরাধিকার দাবি করেছেন।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : ১৯০৩ সালে রাশিয়ান সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক লেবার পার্টির ভেতরে জুলিয়াস মারতভের অধীনে মেনশেভিক এবং ভ্লাদিমির লেনিন অধীনে বলশেভিকদের মধ্যে বিভক্তর সময় সময়ে কল্লোনতাই কোন অংশেই যোগদান করেন নি। অক্টোবরে বলশেভিক বিপ্লবের [/INST] পর ১৯১৭ সালে তিনি আবার রাজনৈতিক কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি সমাজকল্যাণমূলক কাজ করতে থাকেন। তার সময়ের অন্য মার্কসবাদীদের মত তিনিও নারীদের সমতা বিষয়ে একজন সেরা নেত্রী, যিনি উদার নারীবাদ মতাদর্শের বিরোধিতা করেছিলেন। উদার নারীবাদ মতাদর্শকে তিনি বুর্জোয়া মতাদর্শ হিসেবে দেখেছিলেন, যদিও পরবর্তীকালের নারীবাদীরা সেটিকে উত্তরাধিকার দাবি করেছেন। </s>
প্রমাণ সময় বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা করো।
প্রত্যেক দেশেই সেই দেশের মধ্যভাগের কোনো স্থানের দ্রাঘিমারেখা অনুযায়ী যে সময় নির্ধারণ করা হয় সে সময়কে ঐ দেশের প্রমাণ সময় বলে। দ্রাঘিমারেখার ওপর মধ্যাহ্নের সূর্যের অবস্থানের সময়কালকে দুপুর ১২টা ধরে স্থানীয় সময় নির্ণয় করলে একই দেশের মধ্যে সময়ের ক্ষেত্রে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। সেজন্য প্রত্যেক দেশেই সে দেশের ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী (সাধারণত দেশের মধ্য দ্রাঘিমা ধরে) একটি প্রমাণ সময় নির্ধারণ করা হয়। আয়তনে অনেক বড় এমন দেশের ক্ষেত্রে একাধিক প্রমাণ সময় নির্ণয় করা হয়। যেমন- রাশিয়ায় ১১টি, কানাডায় ৫টি ও যুক্তরাষ্ট্রে ৪টি প্রমাণ সময় রয়েছে।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] প্রমাণ সময় বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা করো। [/INST] প্রত্যেক দেশেই সেই দেশের মধ্যভাগের কোনো স্থানের দ্রাঘিমারেখা অনুযায়ী যে সময় নির্ধারণ করা হয় সে সময়কে ঐ দেশের প্রমাণ সময় বলে। দ্রাঘিমারেখার ওপর মধ্যাহ্নের সূর্যের অবস্থানের সময়কালকে দুপুর ১২টা ধরে স্থানীয় সময় নির্ণয় করলে একই দেশের মধ্যে সময়ের ক্ষেত্রে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। সেজন্য প্রত্যেক দেশেই সে দেশের ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী (সাধারণত দেশের মধ্য দ্রাঘিমা ধরে) একটি প্রমাণ সময় নির্ধারণ করা হয়। আয়তনে অনেক বড় এমন দেশের ক্ষেত্রে একাধিক প্রমাণ সময় নির্ণয় করা হয়। যেমন- রাশিয়ায় ১১টি, কানাডায় ৫টি ও যুক্তরাষ্ট্রে ৪টি প্রমাণ সময় রয়েছে। </s>
কিভাবে বৈদ্যুতিক বর্তমান উত্পাদিত হয়
বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় যখন ইলেকট্রন উচ্চ সম্ভাবনার অঞ্চল থেকে স্বল্প সম্ভাবনার অঞ্চলে চলে যায়।
Bengali
ben
original-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] কিভাবে বৈদ্যুতিক বর্তমান উত্পাদিত হয় [/INST] বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় যখন ইলেকট্রন উচ্চ সম্ভাবনার অঞ্চল থেকে স্বল্প সম্ভাবনার অঞ্চলে চলে যায়। </s>
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন : বাংলাদেশের উচ্চ আদালত মোট কতগুলি ভাগে বিভক্ত ?
সংবিধানের বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট-এর দুটি বিভাগ আছেঃ আপীল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগ। সংবিধানের ১০১ ধারায় হাইকোর্টের এখতিয়ার বর্ণিত আছে৤ ১০৩ ধারায় আপীল বিভাগের এখতিয়ার বর্ণিত আছে৤ হাইকোর্ট বিভাগ নিম্ন আদালত এবং ট্রাইবুনাল থেকে আপিল শুনানি করে থাকে। এছাড়াও, বাংলাদেশের সংবিধানের আর্টিকেল ১০২ এর অধীনে রিট আবেদন , এবং কোম্পানী এবং সেনাবিভাগ বিষয় হিসেবে নির্দিষ্ট সীমিত ক্ষেত্রে মূল এখতিয়ার আছে। হাইকোর্ট বিভাগ থেকে আপিল শুনানির এখতিয়ার রয়েছে আপিল বিভাগের।[5][6] সুপ্রিম কোর্টের নির্বাহী শাখার স্বাধীন এবং রাজনৈতিকভাবে বিতর্কিত ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে আদেশ দিতে পারে।[7]
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন : বাংলাদেশের উচ্চ আদালত মোট কতগুলি ভাগে বিভক্ত ? [/INST] সংবিধানের বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট-এর দুটি বিভাগ আছেঃ আপীল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগ। সংবিধানের ১০১ ধারায় হাইকোর্টের এখতিয়ার বর্ণিত আছে৤ ১০৩ ধারায় আপীল বিভাগের এখতিয়ার বর্ণিত আছে৤ হাইকোর্ট বিভাগ নিম্ন আদালত এবং ট্রাইবুনাল থেকে আপিল শুনানি করে থাকে। এছাড়াও, বাংলাদেশের সংবিধানের আর্টিকেল ১০২ এর অধীনে রিট আবেদন , এবং কোম্পানী এবং সেনাবিভাগ বিষয় হিসেবে নির্দিষ্ট সীমিত ক্ষেত্রে মূল এখতিয়ার আছে। হাইকোর্ট বিভাগ থেকে আপিল শুনানির এখতিয়ার রয়েছে আপিল বিভাগের।[5][6] সুপ্রিম কোর্টের নির্বাহী শাখার স্বাধীন এবং রাজনৈতিকভাবে বিতর্কিত ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে আদেশ দিতে পারে।[7] </s>
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : পারমাণবিক তত্ত্ব বা পরমাণুবাদ হচ্ছে
পদার্থের ধর্ম সম্পর্কিত একটি বৈজ্ঞানিক ধারণা। রসায়নশাস্ত্র ও পদার্থবিজ্ঞানের পরিভাষায়, মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুই অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এই ক্ষুদ্র কণাকে পরমাণু নামকরণ করা। পরমাণু অর্থ পরম বা অতি ক্ষুদ্র অণু। পরমাণুবাদের ধারণা প্রাচীন গ্রীসে দার্শনিক মতবাদ হিসেবে আবির্ভূত হয়। পরবর্তীতে উনিশ শতকের প্রথমভাগে এই ধারণা বিজ্ঞানের মূল ধারায় প্রবেশ করে। বৈজ্ঞানিকগণ এই ধারণাকে পূর্ণতা দানে সক্ষম হন। পরমাণুর ইংরেজি প্রতিশব্দ “এটম” প্রাচীন গ্রিক বিশেষণ “এটমস” থেকে এসেছে যার অর্থ অবিভাজ্য, যাকে আর ভাগ করা যায় না।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : পারমাণবিক তত্ত্ব বা পরমাণুবাদ হচ্ছে [/INST] পদার্থের ধর্ম সম্পর্কিত একটি বৈজ্ঞানিক ধারণা। রসায়নশাস্ত্র ও পদার্থবিজ্ঞানের পরিভাষায়, মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুই অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এই ক্ষুদ্র কণাকে পরমাণু নামকরণ করা। পরমাণু অর্থ পরম বা অতি ক্ষুদ্র অণু। পরমাণুবাদের ধারণা প্রাচীন গ্রীসে দার্শনিক মতবাদ হিসেবে আবির্ভূত হয়। পরবর্তীতে উনিশ শতকের প্রথমভাগে এই ধারণা বিজ্ঞানের মূল ধারায় প্রবেশ করে। বৈজ্ঞানিকগণ এই ধারণাকে পূর্ণতা দানে সক্ষম হন। পরমাণুর ইংরেজি প্রতিশব্দ “এটম” প্রাচীন গ্রিক বিশেষণ “এটমস” থেকে এসেছে যার অর্থ অবিভাজ্য, যাকে আর ভাগ করা যায় না। </s>
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব প্রক্রিয়াটি
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপে খেলার জন্য ৩২ টি দলের মধ্যে ৩১ টির দল নির্বাচনের জন্য ছয়টি ফিফা কনফেডারেশন আয়োজিত একাধিক টুর্নামেন্ট। স্বাগতিক হিসাবে কাতার সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। ফিফার সদস্য বাকি ২১০টি দল বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন : ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব প্রক্রিয়াটি [/INST] ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপে খেলার জন্য ৩২ টি দলের মধ্যে ৩১ টির দল নির্বাচনের জন্য ছয়টি ফিফা কনফেডারেশন আয়োজিত একাধিক টুর্নামেন্ট। স্বাগতিক হিসাবে কাতার সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। ফিফার সদস্য বাকি ২১০টি দল বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। </s>
বাংলাদেশের বেশিরভাগই সোনাই আসে চোরাই পথে। অভিযোগ রয়েছে, বাংলাদেশে যে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণের কেনাবেচা হয় তার একটা বড় অংশ আসে চোরাই পথে। এবং বিরাট এই ব্যবসা থেকে সরকার কোন শুল্ক পায় না। বাংলাদেশে স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স পাওয়ার আবেদনপত্র বিতরণের বিষয়টি স্বর্ণ নীতিমালা ২০১৮-র একটি অংশ হিসেবে এসেছে। গত বছর অক্টোবরে মন্ত্রিসভায় নীতিমালাটি অনুমোদিত হয়। আবেদনপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে চলতি বছর ১৮ই মার্চ থেকে। কিন্তু কতজন এখন পর্যন্ত এই আবেদন পত্র নিয়েছেন? বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলছিলেন, এখন পর্যন্ত কেউ এই আবেদনপত্র সংগ্রহ করেনি। তবে তিনি আশ্বস্ত করেন এই বলে যে লাইসেন্স প্রথা চালু হলে মানুষ হয়রানির শিকার হবেন না। "সরকারের যে নিয়ম আছে, যেমন শুল্ক দেয়া হয়, তাহলে এখানে অন্য কোন সমস্যা থাকার কথা না," তিনি বলছেন, "বরং এই লাইসেন্স দেয়ার ফলে ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষ হয়রানি মুক্ত হবে । এবং সরকার লাভবান হবে কারণ সরকার এখান থেকে শুল্ক পাবে।" বাংলাদেশে স্বর্ণ নীতিমালা তৈরি হয় ২০১৮ সালে। এই লাইসেন্স নিতে হলে এক কোটি টাকার মূলধন, ট্রেড লাইসেন্সসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট অন্যান্য লাইসেন্স থাকতে হবে এবং ব্যাংকে অফেরতযোগ্য পাঁচ লক্ষ টাকা পে অর্ডার হিসেবে জমা দিতে হবে। এই আবেদনপত্র যেকোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি নিতে পারেন। এদিকে সরকারি উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও দুটি ইস্যুকে তুলে ধরেছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা। তাদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলারি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্ট এসোসিয়েশন বলছে, প্রথমেই সরকারকে সহনশীল মাত্রায় শুল্ক নির্ধারণ করতে হবে। তা না হলে ক্ষতির মুখে পড়বে ব্যবসায়ীরা। এই সমিতির সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলছিলেন, বাংলাদেশে সোনার দাম বেশি হলে মানুষ ভারতে গিয়ে সোনা কেনে। "সেজন্যই আমরা বলছি, একটি মনিটরিং কমিটি গঠন করতে হবে এবং পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে সঙ্গতি রেখে শুল্ক নির্ধারণ করতে হবে।" "ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে সাধারণত স্বর্ণের দাম বাংলাদেশের চেয়ে কম। ব্যাংক থেকে ইস্যু করা পিওর সোনার ওপর সরকার একটা শুল্ক বসায়। সেটাতেও দাম কিছুটা বাড়ে," তিনি আরো বলছিলেন, "আমাদের কথা হল - এসব করে দামটা যেন আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশের তুলনায় না বেড়ে যায়।" স্বর্নের গহণা তৈরির শিল্পে জড়িত রয়েছে বহু মানুষ। আরও পড়তে পারেন: গান কেন ছেড়ে দিয়েছিলেন শাহনাজ রহমত উল্লাহ | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন |
বাংলাদেশে স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স দিয়ে বৈধভাবে আমদানি কতটা সম্ভব?
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] বাংলাদেশের বেশিরভাগই সোনাই আসে চোরাই পথে। অভিযোগ রয়েছে, বাংলাদেশে যে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণের কেনাবেচা হয় তার একটা বড় অংশ আসে চোরাই পথে। এবং বিরাট এই ব্যবসা থেকে সরকার কোন শুল্ক পায় না। বাংলাদেশে স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স পাওয়ার আবেদনপত্র বিতরণের বিষয়টি স্বর্ণ নীতিমালা ২০১৮-র একটি অংশ হিসেবে এসেছে। গত বছর অক্টোবরে মন্ত্রিসভায় নীতিমালাটি অনুমোদিত হয়। আবেদনপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে চলতি বছর ১৮ই মার্চ থেকে। কিন্তু কতজন এখন পর্যন্ত এই আবেদন পত্র নিয়েছেন? বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলছিলেন, এখন পর্যন্ত কেউ এই আবেদনপত্র সংগ্রহ করেনি। তবে তিনি আশ্বস্ত করেন এই বলে যে লাইসেন্স প্রথা চালু হলে মানুষ হয়রানির শিকার হবেন না। "সরকারের যে নিয়ম আছে, যেমন শুল্ক দেয়া হয়, তাহলে এখানে অন্য কোন সমস্যা থাকার কথা না," তিনি বলছেন, "বরং এই লাইসেন্স দেয়ার ফলে ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষ হয়রানি মুক্ত হবে । এবং সরকার লাভবান হবে কারণ সরকার এখান থেকে শুল্ক পাবে।" বাংলাদেশে স্বর্ণ নীতিমালা তৈরি হয় ২০১৮ সালে। এই লাইসেন্স নিতে হলে এক কোটি টাকার মূলধন, ট্রেড লাইসেন্সসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট অন্যান্য লাইসেন্স থাকতে হবে এবং ব্যাংকে অফেরতযোগ্য পাঁচ লক্ষ টাকা পে অর্ডার হিসেবে জমা দিতে হবে। এই আবেদনপত্র যেকোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি নিতে পারেন। এদিকে সরকারি উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও দুটি ইস্যুকে তুলে ধরেছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা। তাদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলারি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্ট এসোসিয়েশন বলছে, প্রথমেই সরকারকে সহনশীল মাত্রায় শুল্ক নির্ধারণ করতে হবে। তা না হলে ক্ষতির মুখে পড়বে ব্যবসায়ীরা। এই সমিতির সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলছিলেন, বাংলাদেশে সোনার দাম বেশি হলে মানুষ ভারতে গিয়ে সোনা কেনে। "সেজন্যই আমরা বলছি, একটি মনিটরিং কমিটি গঠন করতে হবে এবং পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে সঙ্গতি রেখে শুল্ক নির্ধারণ করতে হবে।" "ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে সাধারণত স্বর্ণের দাম বাংলাদেশের চেয়ে কম। ব্যাংক থেকে ইস্যু করা পিওর সোনার ওপর সরকার একটা শুল্ক বসায়। সেটাতেও দাম কিছুটা বাড়ে," তিনি আরো বলছিলেন, "আমাদের কথা হল - এসব করে দামটা যেন আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশের তুলনায় না বেড়ে যায়।" স্বর্নের গহণা তৈরির শিল্পে জড়িত রয়েছে বহু মানুষ। আরও পড়তে পারেন: গান কেন ছেড়ে দিয়েছিলেন শাহনাজ রহমত উল্লাহ | এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন | [/INST] বাংলাদেশে স্বর্ণ আমদানির লাইসেন্স দিয়ে বৈধভাবে আমদানি কতটা সম্ভব? </s>
শৈশবস্মৃতি নিয়ে অনুচ্ছেদ লেখ।
শৈশব মানবজীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। এ সময়ের আনন্দ-বেদনা সবই হয় শর্তহীন, অকৃত্রিম। শৈশবস্মৃতি তাই সবার কাছেই মধুময়। শৈশবের স্মৃতি রোমন্থন করে আবেগতাড়িত হতে ভালোবাসে সকলেই। আমার শৈশব জীবনের স্মৃতিও অত্যন্ত মনোহর। আমার জন্ম যমুনা নদীতীরে ছায়াঢাকা এক গ্রামে। শৈশব কেটেছে গ্রামীণ উন্মুক্ত পরিবেশে। গ্রামের অবারিত মাঠ, নদীতীর, বিদ্যালয় ইত্যাদিতে জড়িয়ে আছে কত স্মৃতি। সেগুলো এখনো আমার স্মৃতিতে উজ্জ্বল। বর্ষাকালে বাড়ির পেছনের বিশাল ফসলের মাঠটি পরিণত হতো দিক-চিহ্নহীন বিলে। ছোট্টো ডিঙিতে চড়ে তার বুকে ভেসে ভেসে মাছ ধরা আর শাপলা তোলার স্মৃতি কখনো ভোলার নয়। গ্রীষ্মে আম-জাম-কাঁঠালের গাছগুলোই যেন হয়ে উঠত আমাদের ঘরবাড়ি। শীতকালে মায়ের গা ঘেঁষে গরম গরম পিঠা খাওয়ার অভিজ্ঞতার সত্যিই কোনো তুলনা নেই। গ্রামের সেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সমস্বরে নামতা পড়া, খেলার মাঠে সারা বিকেল দৌড়ঝাপ বা বাড়ির পুকুরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাপাদাপি করে শৈশব কেটেছে আমার। বিভিন্ন উৎসবে আনন্দ যেন কোনো বাঁধ মানত না। তবে কিছু বেদনার স্মৃতিও রয়েছে। দুষ্টুমির জন্য হেডস্যারের কড়া বকুনি বা বাবার হাতে মারও খেয়েছি বহুবার। কিন্তু আজকের দিনে এসে সেই স্মৃতিগুলোকেই বড়ো মধুর মনে হয়। কেবল ইচ্ছে হয়, আহা, যদি একটিবার ফিরে যেতে পারতাম সেই সময়ে! কিন্তু তা তো আর হওয়ার নয়। স্মৃতিগুলোই এখন আমার একমাত্র সম্বল। সেগুলোকে রোমন্থন করে সেই দুরন্ত শৈশবের কল্পনায় হারিয়ে যাই প্রায়ই।
Bengali
ben
original-annotations
98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d
<s>[INST] শৈশবস্মৃতি নিয়ে অনুচ্ছেদ লেখ। [/INST] শৈশব মানবজীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। এ সময়ের আনন্দ-বেদনা সবই হয় শর্তহীন, অকৃত্রিম। শৈশবস্মৃতি তাই সবার কাছেই মধুময়। শৈশবের স্মৃতি রোমন্থন করে আবেগতাড়িত হতে ভালোবাসে সকলেই। আমার শৈশব জীবনের স্মৃতিও অত্যন্ত মনোহর। আমার জন্ম যমুনা নদীতীরে ছায়াঢাকা এক গ্রামে। শৈশব কেটেছে গ্রামীণ উন্মুক্ত পরিবেশে। গ্রামের অবারিত মাঠ, নদীতীর, বিদ্যালয় ইত্যাদিতে জড়িয়ে আছে কত স্মৃতি। সেগুলো এখনো আমার স্মৃতিতে উজ্জ্বল। বর্ষাকালে বাড়ির পেছনের বিশাল ফসলের মাঠটি পরিণত হতো দিক-চিহ্নহীন বিলে। ছোট্টো ডিঙিতে চড়ে তার বুকে ভেসে ভেসে মাছ ধরা আর শাপলা তোলার স্মৃতি কখনো ভোলার নয়। গ্রীষ্মে আম-জাম-কাঁঠালের গাছগুলোই যেন হয়ে উঠত আমাদের ঘরবাড়ি। শীতকালে মায়ের গা ঘেঁষে গরম গরম পিঠা খাওয়ার অভিজ্ঞতার সত্যিই কোনো তুলনা নেই। গ্রামের সেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সমস্বরে নামতা পড়া, খেলার মাঠে সারা বিকেল দৌড়ঝাপ বা বাড়ির পুকুরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাপাদাপি করে শৈশব কেটেছে আমার। বিভিন্ন উৎসবে আনন্দ যেন কোনো বাঁধ মানত না। তবে কিছু বেদনার স্মৃতিও রয়েছে। দুষ্টুমির জন্য হেডস্যারের কড়া বকুনি বা বাবার হাতে মারও খেয়েছি বহুবার। কিন্তু আজকের দিনে এসে সেই স্মৃতিগুলোকেই বড়ো মধুর মনে হয়। কেবল ইচ্ছে হয়, আহা, যদি একটিবার ফিরে যেতে পারতাম সেই সময়ে! কিন্তু তা তো আর হওয়ার নয়। স্মৃতিগুলোই এখন আমার একমাত্র সম্বল। সেগুলোকে রোমন্থন করে সেই দুরন্ত শৈশবের কল্পনায় হারিয়ে যাই প্রায়ই। </s>
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : লিখিত দলিত অনুসারে দামেস্ক অবরোধের সময় সর্বপ্রথম এই বাহিনীকে ব্যবহার করা হয়। ইয়ারমুকের যুদ্ধের
সময় এদের সর্বোত্তম উপযোগীতা দৃশ্যমান হয়। এই যুদ্ধে খালিদ তার অশ্বারোহী বাহিনীর গুরুত্ব ও সামর্থ্য অনুধাবন করে যুদ্ধের চরম প্রতিকূল অবস্থা ঘুরিয়ে আনতে সমর্থ হন। সৈনিকদেরকে এক পাশ থেকে অন্য পাশ এভাবে বিভিন্ন দিকে চালনা করে তিনি বাইজেন্টাইনদের পরাজিত করতে সক্ষম হন। পরবর্তী বছরগুলোতে এই বাহিনীর দ্রুত আক্রমণ ক্ষমতাকে অগ্রভাগে ব্যবহার করা হত। এটি বিরোধীপক্ষকে দ্রুত ছত্রভঙ্গ করে দিতে পারত যা বাইজেন্টাইনদের পরাজিত করতে সহায়ক হয়। হাজিরের যুদ্ধে মোবাইল গার্ড বাহিনী বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে বিজয়ী হয় এবং এই যুদ্ধে বাইজেন্টাইনদের একজন সৈনিক জীবিত ছিল না। দ্রুত হামলা করার ক্ষমতার কারণে মুসলিমরা সহজে অল্প ক্ষয়ক্ষতির মাধ্যমে সিরিয়া জয় করতে সক্ষম হয়। এর মধ্যে লোহা সেতুর যুদ্ধ অন্যতম। এরপর এন্টিওকের আত্মসমর্পণ করে।
Bengali
ben
re-annotations
50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916
<s>[INST] অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন : লিখিত দলিত অনুসারে দামেস্ক অবরোধের সময় সর্বপ্রথম এই বাহিনীকে ব্যবহার করা হয়। ইয়ারমুকের যুদ্ধের [/INST] সময় এদের সর্বোত্তম উপযোগীতা দৃশ্যমান হয়। এই যুদ্ধে খালিদ তার অশ্বারোহী বাহিনীর গুরুত্ব ও সামর্থ্য অনুধাবন করে যুদ্ধের চরম প্রতিকূল অবস্থা ঘুরিয়ে আনতে সমর্থ হন। সৈনিকদেরকে এক পাশ থেকে অন্য পাশ এভাবে বিভিন্ন দিকে চালনা করে তিনি বাইজেন্টাইনদের পরাজিত করতে সক্ষম হন। পরবর্তী বছরগুলোতে এই বাহিনীর দ্রুত আক্রমণ ক্ষমতাকে অগ্রভাগে ব্যবহার করা হত। এটি বিরোধীপক্ষকে দ্রুত ছত্রভঙ্গ করে দিতে পারত যা বাইজেন্টাইনদের পরাজিত করতে সহায়ক হয়। হাজিরের যুদ্ধে মোবাইল গার্ড বাহিনী বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে বিজয়ী হয় এবং এই যুদ্ধে বাইজেন্টাইনদের একজন সৈনিক জীবিত ছিল না। দ্রুত হামলা করার ক্ষমতার কারণে মুসলিমরা সহজে অল্প ক্ষয়ক্ষতির মাধ্যমে সিরিয়া জয় করতে সক্ষম হয়। এর মধ্যে লোহা সেতুর যুদ্ধ অন্যতম। এরপর এন্টিওকের আত্মসমর্পণ করে। </s>
“পৃথিবী নিজে একটি চুম্বক “- কে প্রথম বলেন?
“পৃথিবী নিজে একটি চুম্বক “- এই কথাটি প্রথম বলেন ইংরেজ বিজ্ঞানী উইলিয়াম গিলবার্ট। তিনি ১৬০০ সালে তার "ডি ম্যাগনেট" বইয়ে এই কথাটি বলেন। গিলবার্ট একটি পরীক্ষা করেছিলেন যেখানে তিনি একটি চুম্বকের সাথে পৃথিবীকে তুলনা করেছিলেন। তিনি দেখতে পেলেন যে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র একটি চুম্বকের চৌম্বক ক্ষেত্রের মতো। এটি তাকে এই সিদ্ধান্তে নিয়ে আসে যে পৃথিবী নিজেই একটি চুম্বক। গিলবার্টের আগে, অনেকেই বিশ্বাস করতেন যে পৃথিবীর চৌম্বকত্ব পৃথিবীর কেন্দ্রে একটি বিশাল লোহার পিণ্ড দ্বারা সৃষ্টি হয়। গিলবার্ট এই তত্ত্বকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এবং বলেন যে পৃথিবীর চৌম্বকত্ব একটি তরল লোহার কোর দ্বারা সৃষ্টি হয়। গিলবার্টের আবিষ্কার বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল। এটি পৃথিবীর চৌম্বকত্বের প্রকৃতি এবং ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়াগুলিতে এর ভূমিকা বোঝার জন্য একটি ভিত্তি প্রদান করে।
Bengali
ben
original-annotations
5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad
<s>[INST] “পৃথিবী নিজে একটি চুম্বক “- কে প্রথম বলেন? [/INST] “পৃথিবী নিজে একটি চুম্বক “- এই কথাটি প্রথম বলেন ইংরেজ বিজ্ঞানী উইলিয়াম গিলবার্ট। তিনি ১৬০০ সালে তার "ডি ম্যাগনেট" বইয়ে এই কথাটি বলেন। গিলবার্ট একটি পরীক্ষা করেছিলেন যেখানে তিনি একটি চুম্বকের সাথে পৃথিবীকে তুলনা করেছিলেন। তিনি দেখতে পেলেন যে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র একটি চুম্বকের চৌম্বক ক্ষেত্রের মতো। এটি তাকে এই সিদ্ধান্তে নিয়ে আসে যে পৃথিবী নিজেই একটি চুম্বক। গিলবার্টের আগে, অনেকেই বিশ্বাস করতেন যে পৃথিবীর চৌম্বকত্ব পৃথিবীর কেন্দ্রে একটি বিশাল লোহার পিণ্ড দ্বারা সৃষ্টি হয়। গিলবার্ট এই তত্ত্বকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এবং বলেন যে পৃথিবীর চৌম্বকত্ব একটি তরল লোহার কোর দ্বারা সৃষ্টি হয়। গিলবার্টের আবিষ্কার বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল। এটি পৃথিবীর চৌম্বকত্বের প্রকৃতি এবং ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়াগুলিতে এর ভূমিকা বোঝার জন্য একটি ভিত্তি প্রদান করে। </s>