passage_id
stringlengths 12
12
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question_id
stringlengths 15
15
| question_text
stringlengths 6
211
| is_answerable
stringclasses 2
values | question_type
stringclasses 4
values | answers
sequence |
---|---|---|---|---|---|---|---|
bn_wiki_2977 | ফাজিল পরীক্ষা | ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়।
১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে। | bn_wiki_2977_01 | ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা ? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ "
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_2977 | ফাজিল পরীক্ষা | ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়।
১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে। | bn_wiki_2977_02 | বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে কেন ? | 0 | causal | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_2977 | ফাজিল পরীক্ষা | ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়।
১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে। | bn_wiki_2977_03 | কত সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো ? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"১৯৪৭",
"১৯৪৭"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2977 | ফাজিল পরীক্ষা | ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়।
১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে। | bn_wiki_2977_04 | মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে কত সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো ? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"১৯৪৮",
"১৯৪৮"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2977 | ফাজিল পরীক্ষা | ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ও ভারতের আলিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত একটি সরকারি পরীক্ষা। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশে ডিগ্রি সমমানের, কখনো স্নাতক সমমানের একটি পরীক্ষা, যা একটি ফাজিল মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ভারতে ফাজিল পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর (১১ বা ১২ ক্লাস) মান বলে বিবেচিত করা হয়। ফাজিল পরীক্ষা বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের সরকারি স্বীকৃত আলিয়া মাদরাসায় প্রচলিত রয়েছে। বাংলাদেশের ফাজিল পরীক্ষা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা শিক্ষা পর্ষদের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
১৯৪৭ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা ঢাকায় স্থানান্তরের পূর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের ফাজিল পরীক্ষা কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার অধীনে অনুষ্ঠিত হতো। ফাযিল পরীক্ষা বর্তমানে ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। যা পূর্বে মাদরাসা বোর্ড ও ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের আধীনে অনুষ্ঠিত হত। মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ঢাকায় স্থানান্তরিত হলে ১৯৪৮ সালে মাদ্রাসা বোর্ডের ফাজিলগুলো পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত হতো। ১৯৭৫ সালের কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশনের সুপারিশে মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসাসমূহে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও বহুমুখী পাঠ্যসূচি প্রবর্তিত করা হয়। ১৯৮০ সালে অনুষ্ঠিত ফাজিল পরীক্ষায় এই পাঠ্যসুচী কার্যকর হয়। এই শিক্ষা কমিশন অনুসারে ফাজিল শ্রেণীতে ইসলামি শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ পাঠ্যসূচী অন্তর্ভুক্ত করে ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এইচ এস সির সমমান ঘোষণা করা হয়।
১৯৭৮ সালে অধ্যাপক মুস্তফা বিন কাসিমের নেতৃত্বে সিনিয়র মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির নির্দেশনায় ১৯৮৪ সালে সাধারণ শিক্ষার স্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রিত আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা স্তরের সামঞ্জস্য করা হয়। ফাজিল স্তরকে ২ বছর মেয়াদী কোর্সে উন্নিত করে, মোট ১৬ বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই সরকার ফাজিল পরীক্ষাকে সাধারণ ডিগ্রি মান ঘোষণা করে। | bn_wiki_2977_05 | মোট কত বছর ব্যাপী আলিয়া মাদ্রাসার পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় ? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"১৬",
"১৬"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2258 | অ্যাট্যাক অন টাইটান | অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে।
এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে।
অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে। | bn_wiki_2258_01 | মাঙ্গা কী? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_2258 | অ্যাট্যাক অন টাইটান | অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে।
এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে।
অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে। | bn_wiki_2258_02 | অ্যাট্যাক অন টাইটান কী? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ",
"একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2258 | অ্যাট্যাক অন টাইটান | অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে।
এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে।
অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে। | bn_wiki_2258_03 | অ্যাট্যাক অন টাইটান জাপানিতে কী? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"অনু. লড়াইয়ের দানব",
"অনু. লড়াইয়ের দানব"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2258 | অ্যাট্যাক অন টাইটান | অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে।
এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে।
অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে। | bn_wiki_2258_04 | বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে কেন? | 1 | causal | {
"answer_text": [
"এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে",
"এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে;"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2258 | অ্যাট্যাক অন টাইটান | অ্যাট্যাক অন টাইটান , অনু. লড়াইয়ের দানব (জাপানী শিরোনাম অনুসারে), অনু. দানবের উপর আক্রমণ (ইংরেজী শিরোনাম অনুসারে); হল একটি জাপানি মাঙ্গা সিরিজ যা হাজিমে ইসায়ামা দ্বারা রচিত এবং চিত্রিত। এখানে, এমন এক জগতের কথা তুলে ধরা হয়েছে যেখানে বিশাল প্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত শহরগুলোতে মানুষ বসবাস করে। এই প্রাচীর টাইটান নামে অভিহিত বিশাল আকৃতির মানুষ খাওয়া হিউম্যানয়েডদের থেকে তাদেরকে রক্ষা করে; গল্পটি ’এরেন ইয়েগার’ চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রচনা করা হয়েছে। টাইটানদের দ্বারা তার নিজের শহর ধ্বংস হওয়া এবং তার মায়ের মৃত্যুর পর সে বিশ্বকে টাইটানদের হাত থেকে পুনরুদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি নেয়। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে কোদানশার মাসিক বেসাতসু শেনেন ম্যাগাজিনে ’অ্যাট্যাক অন টাইটান’ সিরিয়ালীকৃত হয়েছে এবং ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩২ টি খণ্ডে সংগ্রহ করা হয়েছে।
এই মাঙ্গাটির 'এনিমে টেলিভিশন সিরিজ' উইট স্টুডিও (১ম-৩য় সিজন) এবং মাপ্পার(৪র্থ সিজন) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি ২৫টি এপিসোডের ১ম সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এরপর, ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর অব্দি অ্যাটাক অন টাইটানের ১২টি এপিসোডের 2য় সিজনটি সম্প্রচার করা হয়। এই শো এর ২২টি এপিসোডের ৩য় সিজনটি দুটো ভাগে সম্প্রচার করা হয়, প্রথমটি ১২টি এপিসোড ২০১৮ র জুলাই থেকে অক্টোবর অব্দি এবং শেষ দশটি এপিসোড ২০১৯ এর এপ্রিল থেকে জুলাই অব্দি। এই শোটির ৪র্থ এবং শেষ সিজনের প্রথম ভাগ ২০২০র ডিসেম্বর মাসে প্রিমিয়ার করা হয়, যেটির প্রথম ভাগে ১৬টি এপিসোড সম্প্রচার করা হয়। ৪র্থ সিজন এর ২য় ভাগটি জানুয়ারি ৯, ২০২২ এ সম্প্রচার করা হবে।
অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে। এই শোটি কোদানশা মাঙ্গা অ্যাওয়ার্ড, অ্যাটিলিও মিকেলুৎজি অ্যাওয়ার্ড ও হার্ভি অ্যাওয়ার্ড ছাড়াও বহু পুরষ্কার পেয়েছে। | bn_wiki_2258_05 | অ্যাটাক অন টাইটান সমালোচনামূলকভাবে ও বাণিজ্যিকভাবে সফলতা প্রাপ্তি করেছে কেন? | 0 | causal | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0677 | ম্যাকওএস | যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে।
ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না।
অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে।
২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে। | bn_wiki_0677_01 | অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে কি ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দেয়? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_0677 | ম্যাকওএস | যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে।
ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না।
অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে।
২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে। | bn_wiki_0677_02 | বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি কী? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প",
"ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0677 | ম্যাকওএস | যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে।
ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না।
অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে।
২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে। | bn_wiki_0677_03 | ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি কিসের মধ্যে চলে? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"স্যান্ডবক্সের মধ্যে",
"স্যান্ডবক্সের মধ্যে"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0677 | ম্যাকওএস | যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে।
ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না।
অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে।
২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে। | bn_wiki_0677_04 | ম্যাকওএস-এর নিয়ে অ্যাপলের মূল পরিকল্পনাটি কী ছিল? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0677 | ম্যাকওএস | যেহেতু ম্যাকওএস পিওএসআইএক্স সমর্থিত, তাই লিনাক্স সহ অন্যান্য ইউনিক্স-সদৃশ সিস্টেমের জন্য লেখা অনেক সফ্টওয়্যার প্যাকেজ অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত সফ্টওয়্যার সহ এটিতে চালানোর জন্য পুনরায় কম্পাইল করা যায়। থার্ড-পার্টি প্রোজেক্ট যেমন হোমব্রু, ফিঙ্ক, ম্যাকপোর্টস, এবং পূর্ব-সংকলিত বা প্রাক-বিন্যাসিত প্যাকেজ প্রদান করে। অ্যাপল এবং অন্যরা এক্স উইন্ডো সিস্টেম গ্রাফিকাল ইন্টারফেসের সংস্করণ সরবরাহ করে যা এই অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ম্যাকওএস লুক-এন্ড-ফিলের আনুমানিকতা সহ চালানোর সুযোগ দের। বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি হল ওপেন সোর্স এক্সকোয়ার্টজ প্রকল্প; পূর্ববর্তী সংস্করণগুলি অ্যাপল কর্তৃক প্রদত্ত এক্স১১ অ্যাপ্লিকেশন, বা তার আগে এক্সডারউইন প্রকল্প ব্যবহার করতে পারে।
ম্যাক-এ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিতরণ করা যায় এবং ব্যবহারকারী কর্তৃক যে কোনও উত্স থেকে এবং যে কোনও পদ্ধতি যেমন ডাউনলোড করা (কোড সাইনিং সহ বা ছাড়া, অ্যাপল বিকাশকারী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে উপলব্ধ) বা ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা যেতে পারে, যা অ্যাপলের অনুমোদনের প্রয়োজন এমন একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যাপল কর্তৃক পরিচালিত সফটওয়্যারের একটি বাজার। ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি স্যান্ডবক্সের মধ্যে চলে, যা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের সাথে তথ্য বিনিময় বা মূল অপারেটিং সিস্টেম এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তন করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে। এটি একটি সুবিধা হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় যে, ব্যবহারকারীদের আত্মবিশ্বাসের সাথে অ্যাপগুলি ইনস্টল করার অনুমতি দিয়ে যে তারা তাদের সিস্টেমের ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না, তবে যেসব পেশাদার অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উন্নত বিশেষাধিকার প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ম্যাক অ্যাপ স্টোরের ব্যবহার অবরুদ্ধ করার কারণে এটিকে একটি অসুবিধা হিসাবেও উদ্ধৃত করা হয়৷ কোনো কোড স্বাক্ষরবিহীন অ্যাপ্লিকেশন একটি কম্পিউটারের প্রশাসক অ্যাকাউন্ট ছাড়া ডিফল্টরূপে চালানো যায় না।
অ্যাপল ম্যাকওএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে থাকে। কিছু ম্যাকওএস এর সাথে অন্তর্ভুক্ত এবং কিছু আলাদাভাবে বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে আইওয়ার্ক, ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, আইলাইফ, এবং ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন ফাইলমেকার। আরও অনেক ডেভেলপার ম্যাকওএস-এর জন্য সফটওয়্যার তৈরি করে।
২০১৮ সালে, অ্যাপল আইওএস অ্যাপগুলিকে ম্যাকওএস-এ পোর্ট করার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন লেয়ার চালু করে, যার কোডনাম ছিল মার্জিপান। ম্যাকওএস মোহাভে হোম এবং নিউজ সহ চারটি প্রথম পক্ষের আইওএস অ্যাপের পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং ঘোষণা করা হয় যে এপিআই তৃতীয় পক্ষের বিকাশকারীদের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ব্যবহার করার জন্য উপলব্ধ হবে। | bn_wiki_0677_05 | ম্যাক ওএস এক্স হিসাবে বিক্রি হওয়া প্রথম পণ্যটিতে কি অন্তর্ভুক্ত ছিল না? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_1397 | আরবি ভাষা | আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে। | bn_wiki_1397_01 | আরবি ভাষা কোন ভাষা পরিবারের অন্তর্ভুক্ত? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"সেমেটীয়",
"সেমেটীয়"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1397 | আরবি ভাষা | আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে। | bn_wiki_1397_02 | আরবি ভাষার কোন দুটি ভাষার সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"হিব্রু ও আরামীয়",
"হিব্রু ও আরামীয়"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1397 | আরবি ভাষা | আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে। | bn_wiki_1397_03 | আধুনিক আরবিকে কী অ্যাখ্যা দেয়া হয়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"\"ম্যাক্রোভাষা\"",
"\"ম্যাক্রোভাষা\""
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1397 | আরবি ভাষা | আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে। | bn_wiki_1397_04 | আধুনিক আদর্শ আরবি কোন ভাষা থেকে উদ্ভুত? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"চিরায়ত আরবি",
"চিরায়ত আরবি"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1397 | আরবি ভাষা | আরবি ভাষা (আল্-ʿআরবিয়্যাহ্ বা ʻআরবিয়্য্) সেমেটীয় ভাষা পরিবারের জীবন্ত সদস্যগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এটি একটি কেন্দ্রীয় সেমেটীয় ভাষা এবং হিব্রু ও আরামীয় ভাষার সাথে এ ভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। আধুনিক আরবিকে একটি "ম্যাক্রোভাষা" আখ্যা দেয়া হয়; এর ২৭ রকমের উপভাষা আইএসও ৬৩৯-৩-তে স্বীকৃত। সমগ্র আরব বিশ্ব জুড়ে এই উপভাষাগুলি প্রচলিত এবং আধুনিক আদর্শ আরবি ইসলামী বিশ্বের সর্বত্র পড়া ও লেখা হয়। আধুনিক আদর্শ আরবি চিরায়ত আরবি থেকে উদ্ভূত। মধ্যযুগে আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শনের প্রধান বাহক ভাষা ছিল। বিশ্বের বহু ভাষা আরবি থেকে শব্দ ধার করেছে। | bn_wiki_1397_05 | কখন আরবি গণিত, বিজ্ঞান ও দর্শণের প্রধান বাহক ছিল? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"মধ্যযুগে",
"মধ্যযুগে"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1825 | হিমু (চরিত্র) | হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি। | bn_wiki_1825_01 | হিমু কোথায় কোথায় থাকে? | 1 | list | {
"answer_text": [
"মেসে থাকে; মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়",
"মেসে থাকে; মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়"
],
"answer_type": [
"multiple spans",
"multiple spans"
]
} |
bn_wiki_1825 | হিমু (চরিত্র) | হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি। | bn_wiki_1825_02 | হিমুর প্রধান কাজ কী? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো",
"খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1825 | হিমু (চরিত্র) | হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি। | bn_wiki_1825_03 | হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে - হ্যাঁ কি না? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_1825 | হিমু (চরিত্র) | হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি। | bn_wiki_1825_04 | হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার ফিরেয়ে দিতেন কেন? | 0 | causal | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_1825 | হিমু (চরিত্র) | হিমুর জীবন যাপন অদ্ভুত। তার জীবন বাউন্ডুলে ছন্নছাড়া ধরনের। সে মেসে থাকে। মাঝে মাঝে রাস্তায় ও পার্কেও রাত কাটায়। তার প্রধান কাজ হেঁটে, খালি পায়ে রাস্তায় ঘুরে বেরানো। তার কোনো পেশা নেই। হিমুর বেশকিছু বিত্তবান আত্মীয় রয়েছে। হিমু প্রায়ই তার বিত্তবান আত্মীয়দের কাছ থেকে উপহার এবং অর্থসাহায্য পায়। তবে সে মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে । তার জীবন যাপনে তাকে প্রায়ই আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে দেখা যায়। হিমু স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সে প্রায়ই যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে আচরণ করে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে এবং তার এরকম অযৌক্তিক ব্যক্তিত্বের কারণে সে অনেক সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তার লোভ, লালসা, ঈর্ষা, ভয় নেই। তার এরূপ আচরণ অনেক মানুষকে তাকে মহাপুরুষ ভাবতে প্রভাবিত করে। হিমু যথেষ্ট বুদ্ধিমান ও রসবোধসম্পন্ন ব্যক্তি। | bn_wiki_1825_05 | হিমু মানুষের কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করেছে - হ্যাঁ কী না? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_1000 | মাইক্রোপ্রসেসর | মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়।
১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়।
স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়। | bn_wiki_1000_01 | মাইক্রোপ্রসেসর বলতে কী বোঝায়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে",
"এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1000 | মাইক্রোপ্রসেসর | মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়।
১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়।
স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়। | bn_wiki_1000_02 | কত এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"১৯৭০",
"১৯৭০"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1000 | মাইক্রোপ্রসেসর | মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়।
১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়।
স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়। | bn_wiki_1000_03 | ১৯৭১ সালে কি প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বাজারে আসে? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_1000 | মাইক্রোপ্রসেসর | মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়।
১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়।
স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়। | bn_wiki_1000_04 | প্রথম মাইক্রোপ্রসেসরের নাম কী ছিল? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"ইন্টেল ৪০০৪",
"ইন্টেল ৪০০৪"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1000 | মাইক্রোপ্রসেসর | মাইক্রোপ্রসেসর বা “অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক” বলতে এক শ্রেণীর অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রনীয় যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে বোঝায়, যেটি ডিজিটাল কম্পিউটার তথা ইলেকট্রনীয় পরিগণকযন্ত্রের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ অংশের কাজগুলি সম্পাদন করার জন্য প্রয়োজনীয় গাণিতিক, যুক্তিভিত্তিক ও নিয়ন্ত্রণমূলক ইলেকট্রনীয় বর্তনী ধারণ করে রাখে। এটি এক ধরনের সমন্বিত বর্তনী যা উচ্চতর ভাষাতে লিখিত প্রোগ্রাম তথা নির্দেশনাক্রম যান্ত্রিক ভাষায় অনুবাদ করে নিতে পারে, সেই নির্দেশনাগুলি নির্বাহ করতে পারে এবং একই সাথে গাণিতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডও সম্পাদন করতে পারে। তথ্য-উপাত্ত প্রবিষ্টকারী যন্ত্রাংশের (ইনপুট) মাধ্যমে স্থায়ী বা অস্থায়ী স্মৃতিতে (মেমরি) স্থাপিত বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ও নির্দেশনাক্রম (প্রোগ্রাম) মাইক্রোপ্রসেসরে প্রবেশ করে, এবং মাইক্রোপ্রসেসরটি তথ্য-উপাত্তগুলিকে প্রদত্ত নির্দেশনাক্রম অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাত করে ফলাফলগুলিকে তথ্য-উপাত্ত নির্গতকারী যন্ত্রাংশে (আউটপুট) প্রেরণ করে, যাতে সেগুলিকে মানুষের জন্য বোধগম্য রূপে প্রদর্শন (ডিসপ্লে) করা হয় বা মুদ্রণ (প্রিন্ট) করা হয়।
১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির প্রচলন হয়, যার ফলে একটি অতিক্ষুদ্র (৫ বর্গমিলিমিটার ক্ষেত্রফলের চেয়েও ছোট) সিলিকনের চিলতের উপরে হাজার হাজার ট্রানজিস্টর, ডায়োড ও রোধক জাতীয় ইলেকট্রনীয় বর্তনী ও যন্ত্রাংশ স্থাপন করা সম্ভব হয়। ১৯৭১ সালে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা অণুপ্রক্রিয়াজাতকারকটি বাজারে আসে, যার নাম ছিল ইন্টেল ৪০০৪। ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বয়করণ প্রযুক্তির উদ্ভাবন ঘটে, যার সুবাদে মাইক্রোপ্রসেসর চিলতেগুলির ভেতরে বর্তনীর ঘনত্ব বহুগুণ বৃদ্ধি পায়। ২০১০ সালে এসে আগের আকারের চিলতেতেই একটিমাত্র অতিবৃহৎ-মাপের সমন্বিত বর্তনীতে কয়েক শত কোটি ইলেকট্রনীয় উপাদান ধারণ করা সম্ভব হয়।
স্বল্পমূল্যের মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে কম্পিউটার প্রকৌশলীরা "মাইক্রোকম্পিউটার" অর্থাৎ অণু-পরিগণকযন্ত্র (অতিক্ষুদ্র পরিগণকযন্ত্র) নির্মাণে সফল হন। এই কম্পিউটার ব্যবস্থাগুলি আকারে ছোট হলেও বিভিন্ন ব্যবসা, শিল্প, স্বাস্থ্যসেবা ও বৈজ্ঞানিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় গণন ক্ষমতার অধিকারী। বর্তমানে আধুনিক সমাজের বহুক্ষেত্রে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হচ্ছে। গৃহস্থালি ও দৈনন্দিন বিভিন্ন ইলেকট্রনীয় যন্ত্রপাতি যেমন কাপড় ধোবার যন্ত্র, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন (মুঠোফোন), অণুতরঙ্গ চুল্লী (মাইক্রোওয়েভ ওভেন), ইত্যাদিতে মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়। আধুনিক মোটরযানে মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত প্রজ্বলন ব্যবস্থা, জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা এমনকি বর্জ্য গ্যাস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে, যাতে গাড়ির কর্মদক্ষতা বাড়ে, জ্বালানির সাশ্রয় হয় এবং দূষণ কম হয়। | bn_wiki_1000_05 | ১৯৭১ সালে ইন্টেল দ্বারা নির্মিত ৪-বিটের মাইক্রোপ্রসেসরগুলোকে কোন প্রজন্মের মাইক্রোপ্রসেসর বলা হতো? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_2480 | আনজেনের যুদ্ধ | আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন।
প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়।
পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি।
একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন। | bn_wiki_2480_01 | আনজেনের যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"৮৩৮",
"৮৩৮"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2480 | আনজেনের যুদ্ধ | আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন।
প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়।
পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি।
একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন। | bn_wiki_2480_02 | কোন শহর ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম",
"অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2480 | আনজেনের যুদ্ধ | আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন।
প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়।
পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি।
একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন। | bn_wiki_2480_03 | মুসলিম বাহিনীর প্রধান কে ছিলেন? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন",
"ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2480 | আনজেনের যুদ্ধ | আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন।
প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়।
পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি।
একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন। | bn_wiki_2480_04 | পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ "
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_2480 | আনজেনের যুদ্ধ | আনজেনের যুদ্ধ ৮৩৮ সালের ২২ জুলাই বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও আব্বাসীয় খিলাফতের মধ্যে আনজেন বা দাজিমনে (বর্তমান তুরস্কের দাজমানায়) সংঘটিত হয়। পূর্বের বছরের সম্রাট থিওফিলোসের অভিযানের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে আব্বাসীয়রা দুইটি পৃথক বাহিনী নিয়ে এসময় ব্যাপক অভিযান চালায়। অন্যতম বৃহৎ বাইজেন্টাইন শহর আমোরিয়াম ছিল আব্বাসীয়দের মূল লক্ষ্যবস্তু। সম্রাট থিওফিলোস তার বাহিনী নিয়ে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র মুসলিম বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। মুসলিম বাহিনীর প্রধান ছিলেন ইরানের আঞ্চলিক শাসক আফশিন।
প্রথমদিকে সংখ্যাধিক বাইজেন্টাইন বাহিনী সফলতা লাভ করলেও থিওফিলোস ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ পরিচালনা করা থেকে বিরত হওয়ার পর বাইজেন্টাইন সৈনিকরা তার মৃত্যুর কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। আফশিনের তুর্কি অশ্বারোহী-তীরন্দাজরা প্রবল আক্রমণ চালানোর পর বাইজেন্টাইনরা পালিয়ে যায়। থিওফিলোস ও রক্ষীরা পালানোর পূর্বে একটি পাহাড়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এই পরাজয়ের ফলে কয়েক সপ্তাহ পরে আমোরিয়ামে অভিযানের পথ উন্মুক্ত হয়।
পরাজয় এবং মৃত্যুর খবর প্রচারিত হওয়ার ফলে থিওফিলোসের অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। তিনি অভিযান ত্যাগ করে ডোরিলাইয়ামে পিছু হটেন এবং এখান থেকে দ্রুত রাজধানী রওয়ানা হন। আনকাইরা শহরও ত্যাগ করা হয় এবং ২৭ জুলাই আরবরা এখানে আক্রমণ করে। এরপর সম্মিলিত আব্বাসীয় বাহিনী আমোরিয়ামের দিকে অগ্রসর হয়। দুই সপ্তাহ অবরোধের পর শহরের পতন ঘটে। ৯ম শতাব্দীতে বাইজেন্টাইনদের আক্রমণের মধ্যে শহরের পতন অন্যতম মারাত্মক ঘটনা ছিল। অন্যদিকে বিদ্রোহের খবর পাওয়ার ফলে খলিফা আল-মুতাসিমও আর সামনে অগ্রসর হননি।
একই সময়ে থিওফিলোসকেও থিওফোবোস ও তার কুর্দিদের বিদ্রোহের মোকাবেলা করতে হয়। থিওফিলোসের মৃত্যুর খবর রাজধানীতে পৌছানোর পর কেউ কেউ নতুন সম্রাট হিসেবে থিওফিলোসের নাম প্রস্তাব করে। রাজধানীতে ফেরার পর থিওফিলোস তাকে তলব করেন কিন্তু শাস্তির ভয়ে থিওফোবোস তার অণুগত কুর্দিদের নিয়ে সিনোপে পালিয়ে যান এবং সেখানে নিজেকে সম্রাট ঘোষণা করেন। পরের বছর থিওফোবোস শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হন। | bn_wiki_2480_05 | কত সালে থিওফিলোস সিংহাসনে বসেন? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0240 | ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার | ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়।
ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে। | bn_wiki_0240_01 | ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬ কার দ্বারা নির্মিত? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"স্পেসএক্স ",
"স্পেসএক্স "
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0240 | ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার | ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়।
ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে। | bn_wiki_0240_02 | আইএসএস এর পূর্ণরূপ কী? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন",
"আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0240 | ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার | ক্রু ড্রাগন এন্ডেভার (ড্রাগন ক্যাপসুল সি২০৬) একটি ক্রু ড্রাগন মহাকাশযান, যা স্পেসএক্স দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয় এবং নাসার বাণিজ্যিক ক্রু কর্মসূচি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এটি ক্রু ড্রাগন ডেমো-২ অভিযানের অংশ হিসাবে ২০২০ সালের ৩০শে মে ফ্যালকন ৯ রকেটের শীর্ষে কক্ষপথে উৎক্ষেপিত হয় এবং সাফল্যের সাথে ২০২০ সালের ৩১শে মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সাথে ডক করে; এটি ড্রাগন ক্যাপসুলের প্রথম ক্রু উড়ান পরীক্ষা ছিল, এই উড়ানটি ডগ হারলি ও বব বেনকেনকে বহন করে। মহাকাশযানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এসটিএস-১৩৫-এর পরে ২০১১ সালের জুলাই মাসে প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা এবং একটি বেসরকারি সংস্থার প্রথম ক্রু কক্ষীয় মহাকাশ যাত্রা ব্যবহৃত হয়। এটি ২০২০ সালের ২ই আগস্ট পৃথিবীতে ফিরে আসে। এই মহাকাশযানের নাম হারলি ও বেনকেন কর্তৃক মহাকাশ শাটল এন্ডেভার উপর ভিত্তি করে রাখেন, তারা যথাক্রমে এসটিএস-১২৭ ও এসটিএস-১২৩ অভিযানের সময় মহাকাশে উড্ডয়ন করেন। এন্ডেভার নামটি অ্যাপোলো ১৫-এর কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়।
ক্রু ড্রাগন ডেমো -১ সাফল্যের পরে ক্রু ড্রাগন সি২০১ ব্যবহার করা হয়, মহাকাশযানটি মূলত ক্রু ড্রাগন ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট টেস্টের জন্য ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে, ২০১৯ সালের ২০ই এপ্রিল ক্রু ড্রাগন সি২০১ অবতরণ অঞ্চল ১ সুবিধায় স্থির অগ্নি পরীক্ষার সময় একটি বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়। ব্যতিক্রম দিনটিতে সুপারড্রাকো অ্যাওর্ট ব্যবস্থার পরীক্ষার সময় বিস্ফোরণটি ঘটার সাথে ক্রু ড্রাগনের ড্রাকো থ্রাস্টারসমূহের প্রাথমিক পরীক্ষাটি সফল হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫, তারপরে ডেমো-২ অভিযানের জন্য ব্যবহার করা হয়, পরে ইন-ফ্লাইট অ্যাবার্ট পরীক্ষার জন্যও ব্যবহৃত হয়। ক্রু ড্রাগন সি২০৫ এর পরিবর্তে এন্ডেভারকে ডেমো-২ মিশনে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। নাসার প্রশাসক জিম ব্রিডেনস্টাইন ২০২০ সালের ১৭ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ক্রু ড্রাগন অভিযানের উৎক্ষেপণের তারিখ হিসাবে ২০২০ সালের ২৭শে মে'কে ঘোষণা করেন। স্পেসএক্সের মতে, এন্ডেভার ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় হস্তক্ষেপ পরীক্ষা ও অ্যাকোস্টিক পরীক্ষা সম্পন্ন করে। | bn_wiki_0240_03 | এন্ডেভার নামটি কীসের কমান্ড মডিউলের সাথে ভাগ করে নেওয়া হয়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"অ্যাপোলো ১৫",
"অ্যাপোলো ১৫"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1816 | জেমস বন্ড | জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন। | bn_wiki_1816_01 | জেমস বন্ডের নিজ ফ্লাট কোথায় অবস্থিত? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"চেলসির কিংস রোডে",
"চেলসির কিংস রোডে"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1816 | জেমস বন্ড | জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন। | bn_wiki_1816_02 | জেমস বন্ডের গৃহপরিচারিকার নাম কী? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"\"মে\" ",
"\"মে\" "
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1816 | জেমস বন্ড | জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন। | bn_wiki_1816_03 | বাড়িতে বন্ডের দুটি টেলিফোন রয়েছে কেন? | 1 | causal | {
"answer_text": [
"একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে,",
"একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে,"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_1816 | জেমস বন্ড | জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন। | bn_wiki_1816_04 | জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১০ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে - হ্যাঁ কি না? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"না",
"না"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_1816 | জেমস বন্ড | জেমস বন্ডের যখন কোন কাজ থাকে না বা প্রধান কার্যালয়ে অবস্থান করেন না, তখন তাকে চেলসির কিংস রোডের নিজ ফ্লাটে অবস্থান করতে দেখা যায়। জেমসের একান্ত ঘনিষ্ঠজন হিসেবে তারচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ স্কটিশ গৃহপরিচারিকা "মে" ফ্লাট দেখাশোনা ও রক্ষণাবেক্ষন করেন। জেমসের প্রতি ভীষণ আনুগত্য ও বিশ্বস্ত মে। কখনোবা তাকে মায়ের মতো আদর করতে দেখা যায়। "লাইভ এণ্ড লেট ডাই" চলচ্চিত্রে এম এবং মানিপেনি তার ফ্ল্যাট পরিদর্শনে আসলে বন্ড তার নারী সহচর সিলভিয়া ট্রেঞ্চকে ওয়ারড্রবে লুক্কায়িত রাখতে দেখা যায়। হিগসনের ইয়ং বন্ড সিরিজ মোতাবেক মে পূর্বে বন্ডের কাকী, চেয়ারম্যান হিসেবে পূর্বে কর্মরত ছিলেন। বাড়ীতে তাঁর দু'টি টেলিফোন রয়েছে। একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং অপরটি বাড়ীর সাথে প্রধান কার্যালয়ের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষার্থে, যা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তগুলোতে সর্বদাই বাজতে দেখা যায়। জেমস বন্ডের উপন্যাসগুলোতে এ পর্যন্ত ৩১৭ বার মদপানের কথা উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে হুইস্কি ১০১, সেক ৩৫, শ্যাম্পেন ৩০, ভদকা মার্টিনিজ ১৯সহ অন্যান্যগুলো। প্রতি সাত পৃষ্ঠায় গড়ে একবার মদ্যপানের কথা বিবৃত করা হয়েছে। বন্ডকে মাঝেমাঝেই অ্যালকোহলের পরিবর্তে অন্যান্য পানীয় গ্রহণ করতে দেখা যায়। এগুলো মূলতঃ রূচিবোধ পরিবর্তন এবং বিনোদনের জন্য গ্রহণ করে থাকেন। | bn_wiki_1816_05 | বন্ডের সবচেয়ে পছন্দের খাবার কী? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0236 | ফিনিক্স (নভোযান) | ফিনিক্স একটি রোবট নিয়ন্ত্রিত নভোযান যাকে মঙ্গল গ্রহে একটি বিশেষ অভিযানে প্রেরণ করা হয়েছে। এটি মার্স ফিনিক্স প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত।
কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত পেলোড বলা হয়। তাই মঙ্গল গবেষণার জন্য প্রেরিত এই যন্ত্রপাতিগুলোকেও পেলোড বলা যায়। ফিনিক্সের পেলোডগুলো হচ্ছে:
রোবোটিক বাহু - ভূপৃষ্ঠের ০.৫ মিটার পর্যন্ত খনন করতে পারে। এর কাজ মাটি ও ধূলির নমুনা সংগ্রহ করা।
রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা - রোবোটিক বাহুর হাতার সাথে যুক্ত। এটা দিয়ে প্রথমেই নমুনা সংগ্রহের অঞ্চলের ছবি তোলা হয়, সেখান থেকে কি ধরনের নমুনা পাওয়া যাবে তা এই ছবির মাধ্যমেই বিশ্লেষণ করা হয়।
সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার - নভোযানের মূল ক্যামেরা। পাথফাইন্ডারের সাথে যুক্ত ক্যামেরার চেয়ে এর রিজলিউশন অনেক বেশি। এর মাধ্যমে মঙ্গলের আর্কটিক অঞ্চলের উচ্চ রিজলিউশন ছবি তোলা হয়।
থার্মাল অ্যান্ড ইভল্ভ্ড গ্যাস অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম টেগা। এতে উচ্চ তাপমাত্রার চুল্লীর সাথে ভর বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র যুক্ত আছে। এরকম আটটি ওভেন আছে। প্রতিটি ওভেন একটি করে নমুনা বিশ্লেষণ করতে পারে। বুঝতেই পারছেন, এর মাধ্যমে সংগৃহীত নমুনায় কি কি পদার্থ আছে তা খতিয়ে দেখা যাবে।
মার্স ডিসেন্ট ইমেজার - সংক্ষিপ্ত নাম মার্ডি। এর মাধ্যমে অবতরণের সময় মঙ্গল পৃষ্ঠের ছবি তোলার কথা ছিল। কিন্তু কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে অবতরণের সাত মিনিটে সে কোন ছবিই তুলতে পারেনি।
মাইক্রোস্কপি, ইলেকট্রোকেমিস্ট্রি অ্যান্ড কন্ডাক্টিভিটি অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম মেকা। এর মধ্যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র আছে:
আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: এর কাজ মঙ্গল থেকে সংগৃহীত নমুনায় উপস্থিত রেগোলিথের ছবি তোলা। ভূপৃষ্ঠে মৃত্তিকা স্তরের নিচেই রেগোলিথ স্তর থাকে, রেগোলিথ স্তরের নিচে থাকে অধিশিলার স্তর। তাই অধিশিলার উপরে অবস্থিত আলগা শিলাবস্তুর আচ্ছাদনকেই রেগোলিথ বলা যায়।
পারমাণবিক বল অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণের কাছে প্রেরিত নমুনার সামান্য অংশ নিয়ে কাজ করতে পারে। সে আট সিলিকনের টিপ দিয়ে এই নমুনা স্ক্যান করে এবং সিলিকন টিপ থেকে নমুনার বিকর্ষণের পরিমাণ নির্ণয় করে।
ওয়েট কেমিস্ট্রি গবেষণাগার: এখানে চারটি প্রকোষ্ঠে আছে। প্রতিটি প্রকোষ্ঠে মঙ্গলের নমুনার সাথে পৃথিবীর পানির মিশ্রণ ঘটানো হয়। এর ফলে মঙ্গলের মাটিতে উপস্থিত দ্রবণীয় উপাদানগুলো পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়। এর মধ্যে প্রধানত ক্ষার ধাতুর আয়নগুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়। এর মাধ্যমে মঙ্গল জীবন বিস্তারের জন্য কতটা সহায়ক হতে পারে তা নির্ণয় করা সম্ভব।
স্যাম্প্ল হুইল ও ট্রান্সলেশন স্টেজ: ৬৯টি নমুনা ধারকের মধ্যে ৬টি এখানে অবস্থিত। এগুলোর মাধ্যমে রোবটিক বাহুর কাছ থেকে নমুনা নিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রগুলোর কাছে পাঠানো হয়।
থার্মাল অ্যান্ড ইলেকট্রিকেল কন্ডাক্টিভিটি প্রোব - সংক্ষিপ্ত নাম টিইসিপি। এতে পাঁচটি সন্ধানী যন্ত্র আছে যা দিয়ে নিম্নলিখিত পরিমাপগুলো করা হয়:
মঙ্গলীয় মাটির (রেগোলিথ) তাপমাত্রা
তাপীয় পরিবাহিতা
তড়িৎ পরিবাহিতা
পরাবৈদ্যুতিক প্রবেশ্যতা
বায়ুর দ্রুতি
পরিবেশের তাপমাত্রা
আবহাওয়বিজ্ঞান স্টেশন - নাম থেকেই এর কাজ বোঝা যাচ্ছে। এর সাথে বায়ু নির্দেশক এবং চাপ ও তাপ সেন্সর যুক্ত আছে। এগুলোর মাধ্যমে সে মঙ্গলের আবহাওয়া বিশ্লেষণ করে চলে। | bn_wiki_0236_01 | ফিনিক্স নভোযান কোন প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"মার্স ফিনিক্স",
"মার্স ফিনিক্স"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0236 | ফিনিক্স (নভোযান) | ফিনিক্স একটি রোবট নিয়ন্ত্রিত নভোযান যাকে মঙ্গল গ্রহে একটি বিশেষ অভিযানে প্রেরণ করা হয়েছে। এটি মার্স ফিনিক্স প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত।
কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত পেলোড বলা হয়। তাই মঙ্গল গবেষণার জন্য প্রেরিত এই যন্ত্রপাতিগুলোকেও পেলোড বলা যায়। ফিনিক্সের পেলোডগুলো হচ্ছে:
রোবোটিক বাহু - ভূপৃষ্ঠের ০.৫ মিটার পর্যন্ত খনন করতে পারে। এর কাজ মাটি ও ধূলির নমুনা সংগ্রহ করা।
রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা - রোবোটিক বাহুর হাতার সাথে যুক্ত। এটা দিয়ে প্রথমেই নমুনা সংগ্রহের অঞ্চলের ছবি তোলা হয়, সেখান থেকে কি ধরনের নমুনা পাওয়া যাবে তা এই ছবির মাধ্যমেই বিশ্লেষণ করা হয়।
সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার - নভোযানের মূল ক্যামেরা। পাথফাইন্ডারের সাথে যুক্ত ক্যামেরার চেয়ে এর রিজলিউশন অনেক বেশি। এর মাধ্যমে মঙ্গলের আর্কটিক অঞ্চলের উচ্চ রিজলিউশন ছবি তোলা হয়।
থার্মাল অ্যান্ড ইভল্ভ্ড গ্যাস অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম টেগা। এতে উচ্চ তাপমাত্রার চুল্লীর সাথে ভর বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র যুক্ত আছে। এরকম আটটি ওভেন আছে। প্রতিটি ওভেন একটি করে নমুনা বিশ্লেষণ করতে পারে। বুঝতেই পারছেন, এর মাধ্যমে সংগৃহীত নমুনায় কি কি পদার্থ আছে তা খতিয়ে দেখা যাবে।
মার্স ডিসেন্ট ইমেজার - সংক্ষিপ্ত নাম মার্ডি। এর মাধ্যমে অবতরণের সময় মঙ্গল পৃষ্ঠের ছবি তোলার কথা ছিল। কিন্তু কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে অবতরণের সাত মিনিটে সে কোন ছবিই তুলতে পারেনি।
মাইক্রোস্কপি, ইলেকট্রোকেমিস্ট্রি অ্যান্ড কন্ডাক্টিভিটি অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম মেকা। এর মধ্যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র আছে:
আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: এর কাজ মঙ্গল থেকে সংগৃহীত নমুনায় উপস্থিত রেগোলিথের ছবি তোলা। ভূপৃষ্ঠে মৃত্তিকা স্তরের নিচেই রেগোলিথ স্তর থাকে, রেগোলিথ স্তরের নিচে থাকে অধিশিলার স্তর। তাই অধিশিলার উপরে অবস্থিত আলগা শিলাবস্তুর আচ্ছাদনকেই রেগোলিথ বলা যায়।
পারমাণবিক বল অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণের কাছে প্রেরিত নমুনার সামান্য অংশ নিয়ে কাজ করতে পারে। সে আট সিলিকনের টিপ দিয়ে এই নমুনা স্ক্যান করে এবং সিলিকন টিপ থেকে নমুনার বিকর্ষণের পরিমাণ নির্ণয় করে।
ওয়েট কেমিস্ট্রি গবেষণাগার: এখানে চারটি প্রকোষ্ঠে আছে। প্রতিটি প্রকোষ্ঠে মঙ্গলের নমুনার সাথে পৃথিবীর পানির মিশ্রণ ঘটানো হয়। এর ফলে মঙ্গলের মাটিতে উপস্থিত দ্রবণীয় উপাদানগুলো পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়। এর মধ্যে প্রধানত ক্ষার ধাতুর আয়নগুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়। এর মাধ্যমে মঙ্গল জীবন বিস্তারের জন্য কতটা সহায়ক হতে পারে তা নির্ণয় করা সম্ভব।
স্যাম্প্ল হুইল ও ট্রান্সলেশন স্টেজ: ৬৯টি নমুনা ধারকের মধ্যে ৬টি এখানে অবস্থিত। এগুলোর মাধ্যমে রোবটিক বাহুর কাছ থেকে নমুনা নিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রগুলোর কাছে পাঠানো হয়।
থার্মাল অ্যান্ড ইলেকট্রিকেল কন্ডাক্টিভিটি প্রোব - সংক্ষিপ্ত নাম টিইসিপি। এতে পাঁচটি সন্ধানী যন্ত্র আছে যা দিয়ে নিম্নলিখিত পরিমাপগুলো করা হয়:
মঙ্গলীয় মাটির (রেগোলিথ) তাপমাত্রা
তাপীয় পরিবাহিতা
তড়িৎ পরিবাহিতা
পরাবৈদ্যুতিক প্রবেশ্যতা
বায়ুর দ্রুতি
পরিবেশের তাপমাত্রা
আবহাওয়বিজ্ঞান স্টেশন - নাম থেকেই এর কাজ বোঝা যাচ্ছে। এর সাথে বায়ু নির্দেশক এবং চাপ ও তাপ সেন্সর যুক্ত আছে। এগুলোর মাধ্যমে সে মঙ্গলের আবহাওয়া বিশ্লেষণ করে চলে। | bn_wiki_0236_02 | কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত কি বলা হয়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"পেলোড",
"পেলোড"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0236 | ফিনিক্স (নভোযান) | ফিনিক্স একটি রোবট নিয়ন্ত্রিত নভোযান যাকে মঙ্গল গ্রহে একটি বিশেষ অভিযানে প্রেরণ করা হয়েছে। এটি মার্স ফিনিক্স প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত।
কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত পেলোড বলা হয়। তাই মঙ্গল গবেষণার জন্য প্রেরিত এই যন্ত্রপাতিগুলোকেও পেলোড বলা যায়। ফিনিক্সের পেলোডগুলো হচ্ছে:
রোবোটিক বাহু - ভূপৃষ্ঠের ০.৫ মিটার পর্যন্ত খনন করতে পারে। এর কাজ মাটি ও ধূলির নমুনা সংগ্রহ করা।
রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা - রোবোটিক বাহুর হাতার সাথে যুক্ত। এটা দিয়ে প্রথমেই নমুনা সংগ্রহের অঞ্চলের ছবি তোলা হয়, সেখান থেকে কি ধরনের নমুনা পাওয়া যাবে তা এই ছবির মাধ্যমেই বিশ্লেষণ করা হয়।
সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার - নভোযানের মূল ক্যামেরা। পাথফাইন্ডারের সাথে যুক্ত ক্যামেরার চেয়ে এর রিজলিউশন অনেক বেশি। এর মাধ্যমে মঙ্গলের আর্কটিক অঞ্চলের উচ্চ রিজলিউশন ছবি তোলা হয়।
থার্মাল অ্যান্ড ইভল্ভ্ড গ্যাস অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম টেগা। এতে উচ্চ তাপমাত্রার চুল্লীর সাথে ভর বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র যুক্ত আছে। এরকম আটটি ওভেন আছে। প্রতিটি ওভেন একটি করে নমুনা বিশ্লেষণ করতে পারে। বুঝতেই পারছেন, এর মাধ্যমে সংগৃহীত নমুনায় কি কি পদার্থ আছে তা খতিয়ে দেখা যাবে।
মার্স ডিসেন্ট ইমেজার - সংক্ষিপ্ত নাম মার্ডি। এর মাধ্যমে অবতরণের সময় মঙ্গল পৃষ্ঠের ছবি তোলার কথা ছিল। কিন্তু কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে অবতরণের সাত মিনিটে সে কোন ছবিই তুলতে পারেনি।
মাইক্রোস্কপি, ইলেকট্রোকেমিস্ট্রি অ্যান্ড কন্ডাক্টিভিটি অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম মেকা। এর মধ্যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র আছে:
আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: এর কাজ মঙ্গল থেকে সংগৃহীত নমুনায় উপস্থিত রেগোলিথের ছবি তোলা। ভূপৃষ্ঠে মৃত্তিকা স্তরের নিচেই রেগোলিথ স্তর থাকে, রেগোলিথ স্তরের নিচে থাকে অধিশিলার স্তর। তাই অধিশিলার উপরে অবস্থিত আলগা শিলাবস্তুর আচ্ছাদনকেই রেগোলিথ বলা যায়।
পারমাণবিক বল অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণের কাছে প্রেরিত নমুনার সামান্য অংশ নিয়ে কাজ করতে পারে। সে আট সিলিকনের টিপ দিয়ে এই নমুনা স্ক্যান করে এবং সিলিকন টিপ থেকে নমুনার বিকর্ষণের পরিমাণ নির্ণয় করে।
ওয়েট কেমিস্ট্রি গবেষণাগার: এখানে চারটি প্রকোষ্ঠে আছে। প্রতিটি প্রকোষ্ঠে মঙ্গলের নমুনার সাথে পৃথিবীর পানির মিশ্রণ ঘটানো হয়। এর ফলে মঙ্গলের মাটিতে উপস্থিত দ্রবণীয় উপাদানগুলো পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়। এর মধ্যে প্রধানত ক্ষার ধাতুর আয়নগুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়। এর মাধ্যমে মঙ্গল জীবন বিস্তারের জন্য কতটা সহায়ক হতে পারে তা নির্ণয় করা সম্ভব।
স্যাম্প্ল হুইল ও ট্রান্সলেশন স্টেজ: ৬৯টি নমুনা ধারকের মধ্যে ৬টি এখানে অবস্থিত। এগুলোর মাধ্যমে রোবটিক বাহুর কাছ থেকে নমুনা নিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রগুলোর কাছে পাঠানো হয়।
থার্মাল অ্যান্ড ইলেকট্রিকেল কন্ডাক্টিভিটি প্রোব - সংক্ষিপ্ত নাম টিইসিপি। এতে পাঁচটি সন্ধানী যন্ত্র আছে যা দিয়ে নিম্নলিখিত পরিমাপগুলো করা হয়:
মঙ্গলীয় মাটির (রেগোলিথ) তাপমাত্রা
তাপীয় পরিবাহিতা
তড়িৎ পরিবাহিতা
পরাবৈদ্যুতিক প্রবেশ্যতা
বায়ুর দ্রুতি
পরিবেশের তাপমাত্রা
আবহাওয়বিজ্ঞান স্টেশন - নাম থেকেই এর কাজ বোঝা যাচ্ছে। এর সাথে বায়ু নির্দেশক এবং চাপ ও তাপ সেন্সর যুক্ত আছে। এগুলোর মাধ্যমে সে মঙ্গলের আবহাওয়া বিশ্লেষণ করে চলে। | bn_wiki_0236_03 | মঙ্গল গবেষণার জন্য প্রেরিত এই যন্ত্রপাতিগুলোকেও কেন পেলোড বলা যায়? | 0 | causal | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0236 | ফিনিক্স (নভোযান) | ফিনিক্স একটি রোবট নিয়ন্ত্রিত নভোযান যাকে মঙ্গল গ্রহে একটি বিশেষ অভিযানে প্রেরণ করা হয়েছে। এটি মার্স ফিনিক্স প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত।
কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত পেলোড বলা হয়। তাই মঙ্গল গবেষণার জন্য প্রেরিত এই যন্ত্রপাতিগুলোকেও পেলোড বলা যায়। ফিনিক্সের পেলোডগুলো হচ্ছে:
রোবোটিক বাহু - ভূপৃষ্ঠের ০.৫ মিটার পর্যন্ত খনন করতে পারে। এর কাজ মাটি ও ধূলির নমুনা সংগ্রহ করা।
রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা - রোবোটিক বাহুর হাতার সাথে যুক্ত। এটা দিয়ে প্রথমেই নমুনা সংগ্রহের অঞ্চলের ছবি তোলা হয়, সেখান থেকে কি ধরনের নমুনা পাওয়া যাবে তা এই ছবির মাধ্যমেই বিশ্লেষণ করা হয়।
সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার - নভোযানের মূল ক্যামেরা। পাথফাইন্ডারের সাথে যুক্ত ক্যামেরার চেয়ে এর রিজলিউশন অনেক বেশি। এর মাধ্যমে মঙ্গলের আর্কটিক অঞ্চলের উচ্চ রিজলিউশন ছবি তোলা হয়।
থার্মাল অ্যান্ড ইভল্ভ্ড গ্যাস অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম টেগা। এতে উচ্চ তাপমাত্রার চুল্লীর সাথে ভর বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র যুক্ত আছে। এরকম আটটি ওভেন আছে। প্রতিটি ওভেন একটি করে নমুনা বিশ্লেষণ করতে পারে। বুঝতেই পারছেন, এর মাধ্যমে সংগৃহীত নমুনায় কি কি পদার্থ আছে তা খতিয়ে দেখা যাবে।
মার্স ডিসেন্ট ইমেজার - সংক্ষিপ্ত নাম মার্ডি। এর মাধ্যমে অবতরণের সময় মঙ্গল পৃষ্ঠের ছবি তোলার কথা ছিল। কিন্তু কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে অবতরণের সাত মিনিটে সে কোন ছবিই তুলতে পারেনি।
মাইক্রোস্কপি, ইলেকট্রোকেমিস্ট্রি অ্যান্ড কন্ডাক্টিভিটি অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম মেকা। এর মধ্যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র আছে:
আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: এর কাজ মঙ্গল থেকে সংগৃহীত নমুনায় উপস্থিত রেগোলিথের ছবি তোলা। ভূপৃষ্ঠে মৃত্তিকা স্তরের নিচেই রেগোলিথ স্তর থাকে, রেগোলিথ স্তরের নিচে থাকে অধিশিলার স্তর। তাই অধিশিলার উপরে অবস্থিত আলগা শিলাবস্তুর আচ্ছাদনকেই রেগোলিথ বলা যায়।
পারমাণবিক বল অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণের কাছে প্রেরিত নমুনার সামান্য অংশ নিয়ে কাজ করতে পারে। সে আট সিলিকনের টিপ দিয়ে এই নমুনা স্ক্যান করে এবং সিলিকন টিপ থেকে নমুনার বিকর্ষণের পরিমাণ নির্ণয় করে।
ওয়েট কেমিস্ট্রি গবেষণাগার: এখানে চারটি প্রকোষ্ঠে আছে। প্রতিটি প্রকোষ্ঠে মঙ্গলের নমুনার সাথে পৃথিবীর পানির মিশ্রণ ঘটানো হয়। এর ফলে মঙ্গলের মাটিতে উপস্থিত দ্রবণীয় উপাদানগুলো পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়। এর মধ্যে প্রধানত ক্ষার ধাতুর আয়নগুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়। এর মাধ্যমে মঙ্গল জীবন বিস্তারের জন্য কতটা সহায়ক হতে পারে তা নির্ণয় করা সম্ভব।
স্যাম্প্ল হুইল ও ট্রান্সলেশন স্টেজ: ৬৯টি নমুনা ধারকের মধ্যে ৬টি এখানে অবস্থিত। এগুলোর মাধ্যমে রোবটিক বাহুর কাছ থেকে নমুনা নিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রগুলোর কাছে পাঠানো হয়।
থার্মাল অ্যান্ড ইলেকট্রিকেল কন্ডাক্টিভিটি প্রোব - সংক্ষিপ্ত নাম টিইসিপি। এতে পাঁচটি সন্ধানী যন্ত্র আছে যা দিয়ে নিম্নলিখিত পরিমাপগুলো করা হয়:
মঙ্গলীয় মাটির (রেগোলিথ) তাপমাত্রা
তাপীয় পরিবাহিতা
তড়িৎ পরিবাহিতা
পরাবৈদ্যুতিক প্রবেশ্যতা
বায়ুর দ্রুতি
পরিবেশের তাপমাত্রা
আবহাওয়বিজ্ঞান স্টেশন - নাম থেকেই এর কাজ বোঝা যাচ্ছে। এর সাথে বায়ু নির্দেশক এবং চাপ ও তাপ সেন্সর যুক্ত আছে। এগুলোর মাধ্যমে সে মঙ্গলের আবহাওয়া বিশ্লেষণ করে চলে। | bn_wiki_0236_04 | ফিনিক্সের পেলোডগুলোর নাম কি কি? | 1 | list | {
"answer_text": [
"রোবোটিক বাহু; রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা; সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার; মার্স ডিসেন্ট ইমেজা",
"রোবোটিক বাহু; রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা; সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার; মার্স ডিসেন্ট ইমেজা"
],
"answer_type": [
"multiple spans",
"multiple spans"
]
} |
bn_wiki_0236 | ফিনিক্স (নভোযান) | ফিনিক্স একটি রোবট নিয়ন্ত্রিত নভোযান যাকে মঙ্গল গ্রহে একটি বিশেষ অভিযানে প্রেরণ করা হয়েছে। এটি মার্স ফিনিক্স প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত।
কোন নভোযানের নির্জীব যাত্রীদের সাধারণত পেলোড বলা হয়। তাই মঙ্গল গবেষণার জন্য প্রেরিত এই যন্ত্রপাতিগুলোকেও পেলোড বলা যায়। ফিনিক্সের পেলোডগুলো হচ্ছে:
রোবোটিক বাহু - ভূপৃষ্ঠের ০.৫ মিটার পর্যন্ত খনন করতে পারে। এর কাজ মাটি ও ধূলির নমুনা সংগ্রহ করা।
রোবোটিক বাহুর ক্যামেরা - রোবোটিক বাহুর হাতার সাথে যুক্ত। এটা দিয়ে প্রথমেই নমুনা সংগ্রহের অঞ্চলের ছবি তোলা হয়, সেখান থেকে কি ধরনের নমুনা পাওয়া যাবে তা এই ছবির মাধ্যমেই বিশ্লেষণ করা হয়।
সার্ফেস স্টেরিও ইমেজার - নভোযানের মূল ক্যামেরা। পাথফাইন্ডারের সাথে যুক্ত ক্যামেরার চেয়ে এর রিজলিউশন অনেক বেশি। এর মাধ্যমে মঙ্গলের আর্কটিক অঞ্চলের উচ্চ রিজলিউশন ছবি তোলা হয়।
থার্মাল অ্যান্ড ইভল্ভ্ড গ্যাস অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম টেগা। এতে উচ্চ তাপমাত্রার চুল্লীর সাথে ভর বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র যুক্ত আছে। এরকম আটটি ওভেন আছে। প্রতিটি ওভেন একটি করে নমুনা বিশ্লেষণ করতে পারে। বুঝতেই পারছেন, এর মাধ্যমে সংগৃহীত নমুনায় কি কি পদার্থ আছে তা খতিয়ে দেখা যাবে।
মার্স ডিসেন্ট ইমেজার - সংক্ষিপ্ত নাম মার্ডি। এর মাধ্যমে অবতরণের সময় মঙ্গল পৃষ্ঠের ছবি তোলার কথা ছিল। কিন্তু কিছু তথ্য হারিয়ে যাওয়ার কারণে অবতরণের সাত মিনিটে সে কোন ছবিই তুলতে পারেনি।
মাইক্রোস্কপি, ইলেকট্রোকেমিস্ট্রি অ্যান্ড কন্ডাক্টিভিটি অ্যানালাইজার - সংক্ষিপ্ত নাম মেকা। এর মধ্যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র আছে:
আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: এর কাজ মঙ্গল থেকে সংগৃহীত নমুনায় উপস্থিত রেগোলিথের ছবি তোলা। ভূপৃষ্ঠে মৃত্তিকা স্তরের নিচেই রেগোলিথ স্তর থাকে, রেগোলিথ স্তরের নিচে থাকে অধিশিলার স্তর। তাই অধিশিলার উপরে অবস্থিত আলগা শিলাবস্তুর আচ্ছাদনকেই রেগোলিথ বলা যায়।
পারমাণবিক বল অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণের কাছে প্রেরিত নমুনার সামান্য অংশ নিয়ে কাজ করতে পারে। সে আট সিলিকনের টিপ দিয়ে এই নমুনা স্ক্যান করে এবং সিলিকন টিপ থেকে নমুনার বিকর্ষণের পরিমাণ নির্ণয় করে।
ওয়েট কেমিস্ট্রি গবেষণাগার: এখানে চারটি প্রকোষ্ঠে আছে। প্রতিটি প্রকোষ্ঠে মঙ্গলের নমুনার সাথে পৃথিবীর পানির মিশ্রণ ঘটানো হয়। এর ফলে মঙ্গলের মাটিতে উপস্থিত দ্রবণীয় উপাদানগুলো পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়। এর মধ্যে প্রধানত ক্ষার ধাতুর আয়নগুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়। এর মাধ্যমে মঙ্গল জীবন বিস্তারের জন্য কতটা সহায়ক হতে পারে তা নির্ণয় করা সম্ভব।
স্যাম্প্ল হুইল ও ট্রান্সলেশন স্টেজ: ৬৯টি নমুনা ধারকের মধ্যে ৬টি এখানে অবস্থিত। এগুলোর মাধ্যমে রোবটিক বাহুর কাছ থেকে নমুনা নিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রগুলোর কাছে পাঠানো হয়।
থার্মাল অ্যান্ড ইলেকট্রিকেল কন্ডাক্টিভিটি প্রোব - সংক্ষিপ্ত নাম টিইসিপি। এতে পাঁচটি সন্ধানী যন্ত্র আছে যা দিয়ে নিম্নলিখিত পরিমাপগুলো করা হয়:
মঙ্গলীয় মাটির (রেগোলিথ) তাপমাত্রা
তাপীয় পরিবাহিতা
তড়িৎ পরিবাহিতা
পরাবৈদ্যুতিক প্রবেশ্যতা
বায়ুর দ্রুতি
পরিবেশের তাপমাত্রা
আবহাওয়বিজ্ঞান স্টেশন - নাম থেকেই এর কাজ বোঝা যাচ্ছে। এর সাথে বায়ু নির্দেশক এবং চাপ ও তাপ সেন্সর যুক্ত আছে। এগুলোর মাধ্যমে সে মঙ্গলের আবহাওয়া বিশ্লেষণ করে চলে। | bn_wiki_0236_05 | ফিনিক্স নভোযানের থার্মাল অ্যান্ড ইভল্ভ্ড গ্যাস অ্যানালাইজারে কেন উচ্চ তাপমাত্রার চুল্লীর সাথে ভর বর্ণালীবীক্ষণ যন্ত্র যুক্ত আছে? | 0 | causal | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0562 | হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেস | হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেসটিকে মানব ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার উভয়ের মধ্যকার যোগাযোগ মাধ্যম বলা যেতে পারে। হিউম্যান এবং কম্পিউটারের মধ্যকার যোগাযোগটিকে চলমান চক্রাকার ইন্টারেকশন বলা যেতে পারে। এই চক্রাকার ইন্টারেকশনের বেশ কয়েকটি দিক রয়েছে, তার মধ্যে-
ভিজ্যুয়াল নির্ভর: ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু।
অডিও নির্ভর: মানুষ এবং কম্পিউটারের মধ্যে অডিও বা শব্দ নির্ভর ইন্টারেকশন এইচ সি আই সিস্টেমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা এই অংশের আলোচ্য বিষয়।
টাস্ক এনভায়ারমেন্ট: ব্যবহারকারীর উপর নির্ভর করে শর্ত অথবা লক্ষ্য নির্ধারণ করা।
মেশিন এনভায়ারমেন্ট: কম্পিউটারের পরিবেশ যেমন উদাহরণস্বরূপ একটি ছাত্রের হল রুমে থাকা একটি ল্যাপটপ।
ইন্টারফেসের এরিয়া: হিউম্যান এবং কম্পিউটারের নন-ওভারলেপিং প্রসেস এরিয়া যেটি ইন্টারেকশনের মধ্যে পড়ে না। যেখানে, ওভারলেপিং এরিয়ার মূল আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দুটোর ইন্টারেকশন প্রসেস।
ইনপুট ফ্লো: তথ্যের ফ্লো বা প্রবাহ টাস্ক এনভায়ারমেন্ট থেকেই শুরু হয় যখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন কর্ম সম্পাদন করতে হয়।
আউটপুট: তথ্যের প্রবাহ যা মেশিন এনভায়ারমেন্টে তৈরি হয়।
ফিডব্যাক: ইন্টারফেসের লুপ যা মানব দিক থেকে কম্পিউটার আর তার পেছনে মূল্যায়ন, পরিমিত, এবং নিশ্চিত করে।
ফিট: এটি কম্পিটার ডিজাইন, ব্যবহারকারী এবং হিউম্যান রিসোর্স ব্যবহার করে যে কার্জ সম্পাদন করা হবে তার উপযোগী করে। | bn_wiki_0562_01 | হিউম্যান এবং কম্পিউটারের মধ্যকার যোগাযোগটিকে চলমান চক্রাকার ইন্টারেকশন বলা যেতে পারে কেন? | 0 | causal | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0562 | হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেস | হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেসটিকে মানব ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার উভয়ের মধ্যকার যোগাযোগ মাধ্যম বলা যেতে পারে। হিউম্যান এবং কম্পিউটারের মধ্যকার যোগাযোগটিকে চলমান চক্রাকার ইন্টারেকশন বলা যেতে পারে। এই চক্রাকার ইন্টারেকশনের বেশ কয়েকটি দিক রয়েছে, তার মধ্যে-
ভিজ্যুয়াল নির্ভর: ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু।
অডিও নির্ভর: মানুষ এবং কম্পিউটারের মধ্যে অডিও বা শব্দ নির্ভর ইন্টারেকশন এইচ সি আই সিস্টেমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা এই অংশের আলোচ্য বিষয়।
টাস্ক এনভায়ারমেন্ট: ব্যবহারকারীর উপর নির্ভর করে শর্ত অথবা লক্ষ্য নির্ধারণ করা।
মেশিন এনভায়ারমেন্ট: কম্পিউটারের পরিবেশ যেমন উদাহরণস্বরূপ একটি ছাত্রের হল রুমে থাকা একটি ল্যাপটপ।
ইন্টারফেসের এরিয়া: হিউম্যান এবং কম্পিউটারের নন-ওভারলেপিং প্রসেস এরিয়া যেটি ইন্টারেকশনের মধ্যে পড়ে না। যেখানে, ওভারলেপিং এরিয়ার মূল আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দুটোর ইন্টারেকশন প্রসেস।
ইনপুট ফ্লো: তথ্যের ফ্লো বা প্রবাহ টাস্ক এনভায়ারমেন্ট থেকেই শুরু হয় যখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন কর্ম সম্পাদন করতে হয়।
আউটপুট: তথ্যের প্রবাহ যা মেশিন এনভায়ারমেন্টে তৈরি হয়।
ফিডব্যাক: ইন্টারফেসের লুপ যা মানব দিক থেকে কম্পিউটার আর তার পেছনে মূল্যায়ন, পরিমিত, এবং নিশ্চিত করে।
ফিট: এটি কম্পিটার ডিজাইন, ব্যবহারকারী এবং হিউম্যান রিসোর্স ব্যবহার করে যে কার্জ সম্পাদন করা হবে তার উপযোগী করে। | bn_wiki_0562_02 | এই চক্রাকার ইন্টারেকশনের কি কি দিক রয়েছে? | 1 | list | {
"answer_text": [
"ভিজ্যুয়াল নির্ভর; অডিও নির্ভর; টাস্ক এনভায়ারমেন্ট; মেশিন এনভায়ারমেন্ট; ইন্টারফেসের এরিয়া; ইনপুট ফ্লো; আউটপুট; ফিডব্যাক; ফিট",
"ভিজ্যুয়াল নির্ভর; অডিও নির্ভর; টাস্ক এনভায়ারমেন্ট; মেশিন এনভায়ারমেন্ট; ইন্টারফেসের এরিয়া; ইনপুট ফ্লো; আউটপুট; ফিডব্যাক; ফিট"
],
"answer_type": [
"multiple spans",
"multiple spans"
]
} |
bn_wiki_0562 | হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেস | হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেসটিকে মানব ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার উভয়ের মধ্যকার যোগাযোগ মাধ্যম বলা যেতে পারে। হিউম্যান এবং কম্পিউটারের মধ্যকার যোগাযোগটিকে চলমান চক্রাকার ইন্টারেকশন বলা যেতে পারে। এই চক্রাকার ইন্টারেকশনের বেশ কয়েকটি দিক রয়েছে, তার মধ্যে-
ভিজ্যুয়াল নির্ভর: ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু।
অডিও নির্ভর: মানুষ এবং কম্পিউটারের মধ্যে অডিও বা শব্দ নির্ভর ইন্টারেকশন এইচ সি আই সিস্টেমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা এই অংশের আলোচ্য বিষয়।
টাস্ক এনভায়ারমেন্ট: ব্যবহারকারীর উপর নির্ভর করে শর্ত অথবা লক্ষ্য নির্ধারণ করা।
মেশিন এনভায়ারমেন্ট: কম্পিউটারের পরিবেশ যেমন উদাহরণস্বরূপ একটি ছাত্রের হল রুমে থাকা একটি ল্যাপটপ।
ইন্টারফেসের এরিয়া: হিউম্যান এবং কম্পিউটারের নন-ওভারলেপিং প্রসেস এরিয়া যেটি ইন্টারেকশনের মধ্যে পড়ে না। যেখানে, ওভারলেপিং এরিয়ার মূল আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দুটোর ইন্টারেকশন প্রসেস।
ইনপুট ফ্লো: তথ্যের ফ্লো বা প্রবাহ টাস্ক এনভায়ারমেন্ট থেকেই শুরু হয় যখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন কর্ম সম্পাদন করতে হয়।
আউটপুট: তথ্যের প্রবাহ যা মেশিন এনভায়ারমেন্টে তৈরি হয়।
ফিডব্যাক: ইন্টারফেসের লুপ যা মানব দিক থেকে কম্পিউটার আর তার পেছনে মূল্যায়ন, পরিমিত, এবং নিশ্চিত করে।
ফিট: এটি কম্পিটার ডিজাইন, ব্যবহারকারী এবং হিউম্যান রিসোর্স ব্যবহার করে যে কার্জ সম্পাদন করা হবে তার উপযোগী করে। | bn_wiki_0562_03 | খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু কী? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন",
"ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0562 | হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেস | হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেসটিকে মানব ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার উভয়ের মধ্যকার যোগাযোগ মাধ্যম বলা যেতে পারে। হিউম্যান এবং কম্পিউটারের মধ্যকার যোগাযোগটিকে চলমান চক্রাকার ইন্টারেকশন বলা যেতে পারে। এই চক্রাকার ইন্টারেকশনের বেশ কয়েকটি দিক রয়েছে, তার মধ্যে-
ভিজ্যুয়াল নির্ভর: ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু।
অডিও নির্ভর: মানুষ এবং কম্পিউটারের মধ্যে অডিও বা শব্দ নির্ভর ইন্টারেকশন এইচ সি আই সিস্টেমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা এই অংশের আলোচ্য বিষয়।
টাস্ক এনভায়ারমেন্ট: ব্যবহারকারীর উপর নির্ভর করে শর্ত অথবা লক্ষ্য নির্ধারণ করা।
মেশিন এনভায়ারমেন্ট: কম্পিউটারের পরিবেশ যেমন উদাহরণস্বরূপ একটি ছাত্রের হল রুমে থাকা একটি ল্যাপটপ।
ইন্টারফেসের এরিয়া: হিউম্যান এবং কম্পিউটারের নন-ওভারলেপিং প্রসেস এরিয়া যেটি ইন্টারেকশনের মধ্যে পড়ে না। যেখানে, ওভারলেপিং এরিয়ার মূল আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দুটোর ইন্টারেকশন প্রসেস।
ইনপুট ফ্লো: তথ্যের ফ্লো বা প্রবাহ টাস্ক এনভায়ারমেন্ট থেকেই শুরু হয় যখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন কর্ম সম্পাদন করতে হয়।
আউটপুট: তথ্যের প্রবাহ যা মেশিন এনভায়ারমেন্টে তৈরি হয়।
ফিডব্যাক: ইন্টারফেসের লুপ যা মানব দিক থেকে কম্পিউটার আর তার পেছনে মূল্যায়ন, পরিমিত, এবং নিশ্চিত করে।
ফিট: এটি কম্পিটার ডিজাইন, ব্যবহারকারী এবং হিউম্যান রিসোর্স ব্যবহার করে যে কার্জ সম্পাদন করা হবে তার উপযোগী করে। | bn_wiki_0562_04 | বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"অডিও নির্ভর",
"অডিও নির্ভর"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0562 | হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেস | হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারফেসটিকে মানব ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার উভয়ের মধ্যকার যোগাযোগ মাধ্যম বলা যেতে পারে। হিউম্যান এবং কম্পিউটারের মধ্যকার যোগাযোগটিকে চলমান চক্রাকার ইন্টারেকশন বলা যেতে পারে। এই চক্রাকার ইন্টারেকশনের বেশ কয়েকটি দিক রয়েছে, তার মধ্যে-
ভিজ্যুয়াল নির্ভর: ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন খুব সম্ভবত সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু।
অডিও নির্ভর: মানুষ এবং কম্পিউটারের মধ্যে অডিও বা শব্দ নির্ভর ইন্টারেকশন এইচ সি আই সিস্টেমের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিভিন্ন অডিও সিগন্যাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে কাজ করা এই অংশের আলোচ্য বিষয়।
টাস্ক এনভায়ারমেন্ট: ব্যবহারকারীর উপর নির্ভর করে শর্ত অথবা লক্ষ্য নির্ধারণ করা।
মেশিন এনভায়ারমেন্ট: কম্পিউটারের পরিবেশ যেমন উদাহরণস্বরূপ একটি ছাত্রের হল রুমে থাকা একটি ল্যাপটপ।
ইন্টারফেসের এরিয়া: হিউম্যান এবং কম্পিউটারের নন-ওভারলেপিং প্রসেস এরিয়া যেটি ইন্টারেকশনের মধ্যে পড়ে না। যেখানে, ওভারলেপিং এরিয়ার মূল আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দুটোর ইন্টারেকশন প্রসেস।
ইনপুট ফ্লো: তথ্যের ফ্লো বা প্রবাহ টাস্ক এনভায়ারমেন্ট থেকেই শুরু হয় যখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন কর্ম সম্পাদন করতে হয়।
আউটপুট: তথ্যের প্রবাহ যা মেশিন এনভায়ারমেন্টে তৈরি হয়।
ফিডব্যাক: ইন্টারফেসের লুপ যা মানব দিক থেকে কম্পিউটার আর তার পেছনে মূল্যায়ন, পরিমিত, এবং নিশ্চিত করে।
ফিট: এটি কম্পিটার ডিজাইন, ব্যবহারকারী এবং হিউম্যান রিসোর্স ব্যবহার করে যে কার্জ সম্পাদন করা হবে তার উপযোগী করে। | bn_wiki_0562_05 | ভিজ্যুয়াল বেজড হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন কি সবচেয়ে বিস্তৃত হিউম্যান-কম্পিউটার ইন্টারেকশন (এইচ সি আই) এর গবেষণার বিষয়বস্তু? | 0 | confirmation | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0252 | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন।
আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)।
ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!"
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে।
উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে। | bn_wiki_0252_01 | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ কততম আরিয়ান মিশন? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"২৫৬তম",
"২৫৬ তম"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0252 | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন।
আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)।
ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!"
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে।
উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে। | bn_wiki_0252_02 | জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ কোন কোন মহাকাশ সংস্থার তৈরি? | 1 | list | {
"answer_text": [
"নাসা; ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার",
"নাসা; ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার"
],
"answer_type": [
"multiple spans",
"multiple spans"
]
} |
bn_wiki_0252 | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন।
আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)।
ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!"
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে।
উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে। | bn_wiki_0252_03 | টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল কত কেজি? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"৬,৫০০",
"৬,৫০০"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0252 | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন।
আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)।
ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!"
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে।
উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে। | bn_wiki_0252_04 | ফ্লাইটে রাখা পেলোডটি কত তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে",
"১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে "
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0252 | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ | আরিয়ান ফ্লাইট ভিএ২৫৬ ছিল আরিয়ান ৫ রকেটের একটি ফ্লাইট যা ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ছিল ২০২১-এ আরিয়ান রকেটের শেষ ফ্লাইট এবং ২৫৬তম আরিয়ান মিশন।
আরিয়ান ৫ হলো দুটি কঠিন জ্বালানী বুস্টার সহ দুই-পর্যায়ের একটি ভারী উত্তোলক রকেট। এই ফ্লাইটে এর ইসিএ ধরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যা সর্বোচ্চ ভরের পেলোড বহন করতে পারে। এর মোট উৎক্ষেপণ ভর ৭,৭০,০০০ কেজি (১৭,০০,০০০ পা)।
ফ্লাইটে একমাত্র পেলোড ছিল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার তৈরি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। টেলিস্কোপটির উৎক্ষেপণ ভর ছিল প্রায় ৬,৫০০ কেজি (১৪,৩০০ পা) এবং এটি ৫ থেকে ১০ বছর সময়কালের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
পেলোডটি ১২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ফরাসি গায়ানার কুরুতে পৌঁছেছিল, যেখানে এটি এমএন কোলিব্রি কার্গো জাহাজ থেকে খালাস করে মহাকাশ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
রকেটটি গুয়ানা স্পেস সেন্টারের ইএলএ লঞ্চ প্যাড থেকে ২৫ ডিসেম্বর ২০২১-এর ১২:২০ ইউটিসিতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। লঞ্চের ডিডিওতে ছিলেন জিন-লুক ভয়ার, যিনি তার শিফট শেষ করে বলেছিলেন "গো ওয়েব!"
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটিকে একটি স্থানান্তর গতিপথে প্রবেশ করানো হয়েছিল যা এটিকে দ্বিতীয় আর্থ-সান ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল২) নিয়ে যাবে।
উৎক্ষেপণ যানের দ্বিতীয় পর্যায় এবং মহাকাশযানের পৃথকীকরণ লিফটঅফের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এটি ঘটেছিল। দ্বিতীয় পর্যায়টি সৌর প্যানেলগুলির পৃথকীকরণ এবং প্রাথমিক মোতায়েনের ছবিগুলি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছিল। এই বিচ্ছেদের পর, টেলিস্কোপটি নিজে চলনক্ষম হয়ে ওঠে এবং এর প্রক্রিয়াগুলি মোতায়েন করতে শুরু করে। প্রায় ৩০ দিনের মধ্যে এটি এল ২ পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে, যেখানে এটি তার বিজ্ঞান মিশন শুরু করতে পারে। | bn_wiki_0252_05 | আরিয়ান ৫ রকেটে ব্যবহৃত কঠিন জ্বালানী দুটির নাম কী? | 0 | list | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0981 | ইন্টেল কর্পোরেশন | ২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল।
১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়।
২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়।
বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়।
২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়। | bn_wiki_0981_01 | কত সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"২০০০",
"২০০০"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0981 | ইন্টেল কর্পোরেশন | ২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল।
১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়।
২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়।
বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়।
২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়। | bn_wiki_0981_02 | ২০০৫ সালে কি সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায়? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_0981 | ইন্টেল কর্পোরেশন | ২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল।
১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়।
২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়।
বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়।
২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়। | bn_wiki_0981_03 | ২০০৬ সালের জুলাইতে কতজন কর্মীদের সাময়িক ছাটাই করা হয়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"১০৫০০",
"১০৫০০"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0981 | ইন্টেল কর্পোরেশন | ২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল।
১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়।
২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়।
বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়।
২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়। | bn_wiki_0981_04 | ২০০৬ সালে ইন্টেল উৎপাদিত পণ্যের সাইজ কী ছিল? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার)",
"৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার)"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0981 | ইন্টেল কর্পোরেশন | ২০০০ সালের পর, প্রসেসরের চাহিদা হ্রাস পায়। প্রতিযোগিরা, বিশেষ করে এএমডি শেয়ার বাজারের বড় অংশ অধিগ্রহণ করে। শুরুতে কম ক্ষমতার এবং মধ্যম ক্ষমতার প্রসেসর এবং ধীরে ধীরে পুরো পণ্যের বাজার এবং মূল বাজারে ইন্টেলের অবস্থান আশঙ্কাজনকহারে কমে যায়। ২০০০ দশকের প্রথমদিকে,শুধু সেমিকন্ডাক্টরে নজর না দিয়ে কোম্পানীর সিইও ক্রেইগ ব্যারেট চেষ্টা করেছিলেন কোম্পানীর ব্যবসাকে বিস্তৃত করতে। কিন্তু এইসব প্রচেষ্টার কিছু মাত্র সাফল্য এনেছিল।
১৯৮৪ সালে যখন, ইন্টেল এবং সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি এসোসিয়েশন সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রোটেকশন এক্ট তৈরী করার উদ্যোগ নেয়। তার আগ পযর্ন্ত ইন্টেল কিছু বছর মামলায় জড়িত ছিল। কারণ আমেরিকার আইন, ইন্টেলের মাইক্রোপ্রসেসরের নকশার ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইট প্রথমাবস্থয় চিহ্নিত করতে পারেনি। ১৯৮০ দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ দশকের প্রথমদিকে আইনটি পাশ হয়। তখন ইন্টেল অভিযুক্ত করে সেইসব কোম্পানিদের যারা ৮০৩৮৬ সিপিইউ চিপের প্রতিযোগী তৈরী করতে চেয়েছিল। যদিও তারা মামলাটি হেরে যায়।
২০০৫ সালে, সিইও পল ওটেলিনি কোম্পানীকে পুনরায় সাজায় এবং কোম্পানীর নজর কোর প্রসেসর এবং চিপসেট (বিভিন্ন প্লাটফর্মে) ব্যবসায় নিবদ্ধ করে। যেটার কারণে তাদের ২০,০০০ নতুর কর্মীর নিয়োগ দিতে হয়। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে আয় কমে যায় ইন্টেলের এবং তারা নতুনভাবে কোম্পানি গঠন করে। ফলে ২০০৬ সালের জুলাইতে ১০,৫০০ অথবা মোট কর্মীদের ১০% কর্মী সাময়িক ছাটাই করা হয়।
বাজারে নিজস্ব অবস্থান হারিয়ে ইন্টেল তার পুরনো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে নতুন পণ্যের মডেল উন্নয়ন করা শুরু করে। যেটা "টিক-টক মডেল" হিসেবে জানা যায়, এই উদ্যোগটি বার্ষিক নতুন মাইক্রোআর্কিটেকচার প্রবর্তন এবং প্রক্রিয়া প্রবর্তন উপর ভিত্তি করে করা হয়।
২০০৬ সালে, ইন্টেল পি৬ এবং নেটব্রাষ্ট পণ্য উৎপাদন করে যার সাইজ ছিল ৬৫ এনএম(ন্যানোমিটার) । এক বছর পরে এটা কোর মাইক্রোআর্কিটেকচার উন্মোচন করে বিস্তৃতভাবে। এটা প্রসেসরের কার্যক্ষমতা এত বাড়িয়ে দেয় যে ইন্টেল তার শীর্ষ স্থান দখল অভিযানে এগিয়ে আসতে সক্ষম হয়। ২০০৮ সালে, ইন্টেল আরেকটি পেনরিন মাইক্রোআর্কিটেকচার বাজারে আনে, যেটাতে ৬৫ ন্যানোমিটার এর জায়গায় ৪৫ ন্যানোমিটার ব্যবহার করা হয়। এবং তার পরের বছরই তারা বাজারে ছাড়ে নিহালেম আর্কিটেকচার যাতে সিলিকনের আকার করা হয় ৩২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায়। এটি বাজারে সফলতার সাথে প্রবেশ করে এবং ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
ইন্টেলই প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর কর্পোরেশন নয় যারা এটা প্রথম করছে। উদাহরণসরূপ ১৯৯৬ সালের দিকে গ্রাফিক্স চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়াকেও একই সমস্যায় পড়তে হয়। | bn_wiki_0981_05 | ২০১০ সালের অগাষ্ট মাসে, ইন্টেল কয়টি প্রধান অর্ন্তভুক্তিকরণ ঘোষণা করে ? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0168 | মেয়ার-ভিয়েটারস ক্রম | গণিতে, বিশেষ করে বীজগাণিতিক টপোলজি এবং সমসংস্থ তত্ত্বে, মেয়ার-ভিটারস ক্রম বা ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা হল একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে। অষ্ট্রিয়ার গণিতবিদ ওয়ালথার মেয়ার এবং লেপল্ড ভিয়েটরিস নামক বিজ্ঞানীদ্বয় এটি আবিষ্কার করেন। এই পদ্ধতিতে একটি ক্ষেত্রকে বিভিন্ন উপক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়, যাতে সমসংস্থ এবং সহসমসংস্থ গ্রুপগুলো পরিমাপ করা সহজ হয়। এই ধারাটি মূল ক্ষেত্রটির (সহ)সমসংস্থ গ্রুপগুলোর সঙ্গে উপক্ষেত্রগুলোর (সহি)সমসংস্থ গ্রুপের সম্পর্ক তৈরী করে। এটি এক ধরনের স্বাভাবিক দীর্ঘ শৃঙখলিত ধারা, যার পদগুলো সম্পূর্ণ ক্ষেত্রের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ,উপক্ষেত্রের গ্রুপগুলোর প্রত্যক্ষ সমষ্টি এবং উপক্ষেত্রসমূহের ছেদসেটের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ। | bn_wiki_0168_01 | ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা কী? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে",
"একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0168 | মেয়ার-ভিয়েটারস ক্রম | গণিতে, বিশেষ করে বীজগাণিতিক টপোলজি এবং সমসংস্থ তত্ত্বে, মেয়ার-ভিটারস ক্রম বা ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা হল একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে। অষ্ট্রিয়ার গণিতবিদ ওয়ালথার মেয়ার এবং লেপল্ড ভিয়েটরিস নামক বিজ্ঞানীদ্বয় এটি আবিষ্কার করেন। এই পদ্ধতিতে একটি ক্ষেত্রকে বিভিন্ন উপক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়, যাতে সমসংস্থ এবং সহসমসংস্থ গ্রুপগুলো পরিমাপ করা সহজ হয়। এই ধারাটি মূল ক্ষেত্রটির (সহ)সমসংস্থ গ্রুপগুলোর সঙ্গে উপক্ষেত্রগুলোর (সহি)সমসংস্থ গ্রুপের সম্পর্ক তৈরী করে। এটি এক ধরনের স্বাভাবিক দীর্ঘ শৃঙখলিত ধারা, যার পদগুলো সম্পূর্ণ ক্ষেত্রের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ,উপক্ষেত্রের গ্রুপগুলোর প্রত্যক্ষ সমষ্টি এবং উপক্ষেত্রসমূহের ছেদসেটের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ। | bn_wiki_0168_02 | মেয়ার-ভিটারস ক্রম এবং ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা কি ভিন্ন? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"না",
"না"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_0168 | মেয়ার-ভিয়েটারস ক্রম | গণিতে, বিশেষ করে বীজগাণিতিক টপোলজি এবং সমসংস্থ তত্ত্বে, মেয়ার-ভিটারস ক্রম বা ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা হল একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে। অষ্ট্রিয়ার গণিতবিদ ওয়ালথার মেয়ার এবং লেপল্ড ভিয়েটরিস নামক বিজ্ঞানীদ্বয় এটি আবিষ্কার করেন। এই পদ্ধতিতে একটি ক্ষেত্রকে বিভিন্ন উপক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়, যাতে সমসংস্থ এবং সহসমসংস্থ গ্রুপগুলো পরিমাপ করা সহজ হয়। এই ধারাটি মূল ক্ষেত্রটির (সহ)সমসংস্থ গ্রুপগুলোর সঙ্গে উপক্ষেত্রগুলোর (সহি)সমসংস্থ গ্রুপের সম্পর্ক তৈরী করে। এটি এক ধরনের স্বাভাবিক দীর্ঘ শৃঙখলিত ধারা, যার পদগুলো সম্পূর্ণ ক্ষেত্রের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ,উপক্ষেত্রের গ্রুপগুলোর প্রত্যক্ষ সমষ্টি এবং উপক্ষেত্রসমূহের ছেদসেটের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ। | bn_wiki_0168_03 | ওয়ালথার মেয়ার কি একা মেয়ার-ভিটারস ক্রম আবিষ্কার করেন? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"না",
"না"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_0168 | মেয়ার-ভিয়েটারস ক্রম | গণিতে, বিশেষ করে বীজগাণিতিক টপোলজি এবং সমসংস্থ তত্ত্বে, মেয়ার-ভিটারস ক্রম বা ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা হল একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে। অষ্ট্রিয়ার গণিতবিদ ওয়ালথার মেয়ার এবং লেপল্ড ভিয়েটরিস নামক বিজ্ঞানীদ্বয় এটি আবিষ্কার করেন। এই পদ্ধতিতে একটি ক্ষেত্রকে বিভিন্ন উপক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়, যাতে সমসংস্থ এবং সহসমসংস্থ গ্রুপগুলো পরিমাপ করা সহজ হয়। এই ধারাটি মূল ক্ষেত্রটির (সহ)সমসংস্থ গ্রুপগুলোর সঙ্গে উপক্ষেত্রগুলোর (সহি)সমসংস্থ গ্রুপের সম্পর্ক তৈরী করে। এটি এক ধরনের স্বাভাবিক দীর্ঘ শৃঙখলিত ধারা, যার পদগুলো সম্পূর্ণ ক্ষেত্রের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ,উপক্ষেত্রের গ্রুপগুলোর প্রত্যক্ষ সমষ্টি এবং উপক্ষেত্রসমূহের ছেদসেটের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ। | bn_wiki_0168_04 | কেন ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা পদ্ধতিতে একটি ক্ষেত্রকে বিভিন্ন উপক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়? | 1 | causal | {
"answer_text": [
"যাতে সমসংস্থ এবং সহসমসংস্থ গ্রুপগুলো পরিমাপ করা সহজ হয়",
"যাতে সমসংস্থ এবং সহসমসংস্থ গ্রুপগুলো পরিমাপ করা সহজ হয়"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0168 | মেয়ার-ভিয়েটারস ক্রম | গণিতে, বিশেষ করে বীজগাণিতিক টপোলজি এবং সমসংস্থ তত্ত্বে, মেয়ার-ভিটারস ক্রম বা ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা হল একটি বীজগাণিতিক সরঞ্জাম, যা টপোগাণিতিক ক্ষেত্রের সমসংস্থ এবং সহ-সমসংস্থ হিসেবে পরিচিত বীজগাণিতিক ইনভ্যারিয়েন্টসমূহ হিসাব করতে সাহায্য করে। অষ্ট্রিয়ার গণিতবিদ ওয়ালথার মেয়ার এবং লেপল্ড ভিয়েটরিস নামক বিজ্ঞানীদ্বয় এটি আবিষ্কার করেন। এই পদ্ধতিতে একটি ক্ষেত্রকে বিভিন্ন উপক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়, যাতে সমসংস্থ এবং সহসমসংস্থ গ্রুপগুলো পরিমাপ করা সহজ হয়। এই ধারাটি মূল ক্ষেত্রটির (সহ)সমসংস্থ গ্রুপগুলোর সঙ্গে উপক্ষেত্রগুলোর (সহি)সমসংস্থ গ্রুপের সম্পর্ক তৈরী করে। এটি এক ধরনের স্বাভাবিক দীর্ঘ শৃঙখলিত ধারা, যার পদগুলো সম্পূর্ণ ক্ষেত্রের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ,উপক্ষেত্রের গ্রুপগুলোর প্রত্যক্ষ সমষ্টি এবং উপক্ষেত্রসমূহের ছেদসেটের (সহ)সমসংস্থ গ্রুপ। | bn_wiki_0168_05 | ম্যায়ের-ভিয়েতরিস ধারা পদ্ধতিতে একটি ক্ষেত্রকে কয়টি উপক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_2894 | উপজেলা পরিষদ | উপজেলা পরিষদ বাংলাদেশের প্রসাশনিক ব্যবস্থার একটি একক অংশ। একটি উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত পরিষদ উপজেলা পরিষদ নামে পরিচিত।গঠন
উপজেলার প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান।
উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার (যদি থাকে) চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন।
ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে এবং ইউনিয়ন/পৌরসভার মহিলা সদস্যগণ নিজেদের মধ্য থেকে এই সদস্য নির্বাচন করেন।
মেয়াদকাল
উপজেলা পরিষদের মেয়াদকাল মিটিংএর দিন থেকে ৫ বছর। সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন।
কার্যক্রম
উপজেলা পর্যায়ের সমস্ত কার্যাবলীকে মূলতঃ সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত এই দুইভাগে ভাগ করা হয়। সংরক্ষিত দায়িত্বের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচার, রাজস্ব প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, বৃহৎ শিল্প, খনন কার্য এবং খনিজ সম্পদের উন্নয়ন ইত্যাদি দায়িত্ব অন্যতম।
অন্যদিকে হস্তান্তরিত দায়িত্বের মধ্যে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, আন্তঃ উপজেলা সড়ক নির্মাণ ও সংরক্ষণ, কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রণয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত। | bn_wiki_2894_01 | উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে কোন পরিষদ নিয়োজিত? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"উপজেলা পরিষদ",
"উপজেলা পরিষদ"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2894 | উপজেলা পরিষদ | উপজেলা পরিষদ বাংলাদেশের প্রসাশনিক ব্যবস্থার একটি একক অংশ। একটি উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত পরিষদ উপজেলা পরিষদ নামে পরিচিত।গঠন
উপজেলার প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান।
উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার (যদি থাকে) চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন।
ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে এবং ইউনিয়ন/পৌরসভার মহিলা সদস্যগণ নিজেদের মধ্য থেকে এই সদস্য নির্বাচন করেন।
মেয়াদকাল
উপজেলা পরিষদের মেয়াদকাল মিটিংএর দিন থেকে ৫ বছর। সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন।
কার্যক্রম
উপজেলা পর্যায়ের সমস্ত কার্যাবলীকে মূলতঃ সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত এই দুইভাগে ভাগ করা হয়। সংরক্ষিত দায়িত্বের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচার, রাজস্ব প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, বৃহৎ শিল্প, খনন কার্য এবং খনিজ সম্পদের উন্নয়ন ইত্যাদি দায়িত্ব অন্যতম।
অন্যদিকে হস্তান্তরিত দায়িত্বের মধ্যে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, আন্তঃ উপজেলা সড়ক নির্মাণ ও সংরক্ষণ, কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রণয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত। | bn_wiki_2894_02 | উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের কী হিসেবে থাকেন? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি",
"নির্বাচিত প্রতিনিধি"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2894 | উপজেলা পরিষদ | উপজেলা পরিষদ বাংলাদেশের প্রসাশনিক ব্যবস্থার একটি একক অংশ। একটি উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত পরিষদ উপজেলা পরিষদ নামে পরিচিত।গঠন
উপজেলার প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান।
উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার (যদি থাকে) চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন।
ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে এবং ইউনিয়ন/পৌরসভার মহিলা সদস্যগণ নিজেদের মধ্য থেকে এই সদস্য নির্বাচন করেন।
মেয়াদকাল
উপজেলা পরিষদের মেয়াদকাল মিটিংএর দিন থেকে ৫ বছর। সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন।
কার্যক্রম
উপজেলা পর্যায়ের সমস্ত কার্যাবলীকে মূলতঃ সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত এই দুইভাগে ভাগ করা হয়। সংরক্ষিত দায়িত্বের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচার, রাজস্ব প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, বৃহৎ শিল্প, খনন কার্য এবং খনিজ সম্পদের উন্নয়ন ইত্যাদি দায়িত্ব অন্যতম।
অন্যদিকে হস্তান্তরিত দায়িত্বের মধ্যে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, আন্তঃ উপজেলা সড়ক নির্মাণ ও সংরক্ষণ, কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রণয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত। | bn_wiki_2894_03 | ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার কত অংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"এক তৃতীয়াংশ",
"এক তৃতীয়াংশ"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2894 | উপজেলা পরিষদ | উপজেলা পরিষদ বাংলাদেশের প্রসাশনিক ব্যবস্থার একটি একক অংশ। একটি উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত পরিষদ উপজেলা পরিষদ নামে পরিচিত।গঠন
উপজেলার প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান।
উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার (যদি থাকে) চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন।
ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে এবং ইউনিয়ন/পৌরসভার মহিলা সদস্যগণ নিজেদের মধ্য থেকে এই সদস্য নির্বাচন করেন।
মেয়াদকাল
উপজেলা পরিষদের মেয়াদকাল মিটিংএর দিন থেকে ৫ বছর। সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন।
কার্যক্রম
উপজেলা পর্যায়ের সমস্ত কার্যাবলীকে মূলতঃ সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত এই দুইভাগে ভাগ করা হয়। সংরক্ষিত দায়িত্বের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচার, রাজস্ব প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, বৃহৎ শিল্প, খনন কার্য এবং খনিজ সম্পদের উন্নয়ন ইত্যাদি দায়িত্ব অন্যতম।
অন্যদিকে হস্তান্তরিত দায়িত্বের মধ্যে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, আন্তঃ উপজেলা সড়ক নির্মাণ ও সংরক্ষণ, কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রণয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত। | bn_wiki_2894_04 | উপজেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা কে? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও)",
"সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2894 | উপজেলা পরিষদ | উপজেলা পরিষদ বাংলাদেশের প্রসাশনিক ব্যবস্থার একটি একক অংশ। একটি উপজেলার প্রশাসনিক দায়িত্বে নিয়োজিত স্থানীয় জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত পরিষদ উপজেলা পরিষদ নামে পরিচিত।গঠন
উপজেলার প্রাপ্তবয়স্ক ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান।
উপজেলার আওতাধীন ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার (যদি থাকে) চেয়ারম্যানগণ উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে থাকেন।
ইউনিয়ন/পৌরসভার মোট সদস্যসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মহিলা আসনের জন্য বরাদ্দ থাকে এবং ইউনিয়ন/পৌরসভার মহিলা সদস্যগণ নিজেদের মধ্য থেকে এই সদস্য নির্বাচন করেন।
মেয়াদকাল
উপজেলা পরিষদের মেয়াদকাল মিটিংএর দিন থেকে ৫ বছর। সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সরকারি কর্মকর্তা বা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ এন ও) এই পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সমস্ত নির্বাহী দায়িত্ব পালন করেন।
কার্যক্রম
উপজেলা পর্যায়ের সমস্ত কার্যাবলীকে মূলতঃ সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত এই দুইভাগে ভাগ করা হয়। সংরক্ষিত দায়িত্বের মধ্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিচার, রাজস্ব প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ, বৃহৎ শিল্প, খনন কার্য এবং খনিজ সম্পদের উন্নয়ন ইত্যাদি দায়িত্ব অন্যতম।
অন্যদিকে হস্তান্তরিত দায়িত্বের মধ্যে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, আন্তঃ উপজেলা সড়ক নির্মাণ ও সংরক্ষণ, কৃষি সম্প্রসারণ ও কৃষি উপকরণ সরবরাহ ও সেচ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা প্রণয়ন ইত্যাদি কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত। | bn_wiki_2894_05 | উপজেলা পরিষদ কোন আইন দিয়ে পরিচালিত হয়? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0656 | উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন) | উবুন্টু ইনস্টল করার জন্য সাধারণভাবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হয়। উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমটি ইনস্টল করা ছাড়াই সরাসরি সিডি থেকে ব্যবহার করা যায়। তবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হলে পূর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেমের অনেক সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে না। মূলত অপারেটিং সস্টেমটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া এবং হার্ডওয়্যার এবং ড্রাইভার সমূহের পরীক্ষা করার জন্য এই পদ্ধতিটি বিশেষ কার্যকর। একই সাথে সিডিতে উইবিকুইটি ইনস্টলার নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে। যেটি ব্যবহারকারীকে অপারেটিং সিস্টেমটি পূর্ণাঙ্গভাবে ইনস্টলের ব্যাপারে সহায়তা করে। প্রথম সংস্করণ থেকে এর পরবর্তী প্রতিটি সংস্করণের সিডি ইমেজ উবুন্টু ওয়েব সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। সিডি থেকে ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম ২৫৬মেগাবাইট মেমরী প্রয়োজন।
ব্যবহারকারীরা উবুন্টু ডিস্ক ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি ডাউনলোড করতে পারেন। সিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা পেন ড্রাইভ অথবা হার্ডডিস্কে ইনস্টল করে বা লাইভ হিসাবে এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া আর্ম , পাওয়ার পিসি , স্পার্ক এবং আইএ-৬৪ প্লাটফর্মের উপযোগী উবুন্টু পাওয়া যাবে। তবে এখান থেক শুধুমাত্র আরম ব্যবহারে অফিসিয়াল সমর্থন দেয়া হয়।
ক্যানোনিকাল এর পক্ষ থেকে উবুন্টু এবং কুবুন্টুর সিডি বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এমনকি প্যাকেজিং এবং পরিবহন খরচসহ এই সকল সিডি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয়ে থাকে। শিপইট নামের একটি সেবার মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয়।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ মাইগ্রেশন টুল নামের একটি মাইগ্রেশন সহায়ক ব্যবহার করে কম্পিউটারে ইনস্টল রয়েছে এমন কোন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের বুকমার্ক, ডেস্কটপ ব্যাকগ্রাউন্ড সহ আরও বেশকিছু ব্যক্তিগত সেটিং ইম্পোর্ট করা যাবে। নতুন করে উবুন্টু ইনস্টলের সময় এই অপশনটি ব্যবহার করা যায়। এপ্রিল ২০০৭ সালে এই সুবিধাটি সর্বপ্রথম চালু করা হয়।
উবুন্টু এবং কুবুন্টু ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে বুট করা যায়। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটারের বায়োসে ইউএসবি থেকে বুট করার অপশন থাকতে হবে। ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে চালানোর সময় কোন পরিবর্তন করা হলে সেটি সংরক্ষণ করারও ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। এভাবে ইনস্টল করার পর ইউএসবি থেকে বুট করা সমর্থন করে এমন যে কোন পিসি থেকেই এটি ব্যবহার করা যাবে। উবুন্টুর সাম্প্রতিকতম সংস্করণসমূহে লাইভ ইউএসবি ক্রিয়েটর নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে যার মাধ্যমে লাইভ ইউএসবি তৈরি করা যাবে।
লাইভ সিডিতে উইবি নামে একটি সফটওয়্যার থাকে। এটি ব্যবহার করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভেতর অন্যান্য সাধারণ প্রোগ্রামের মত ইনস্টল করা যায়। এভাবে ইনস্টল করা হলে উইন্ডোজ ব্যবাহরকারীর হার্ডডিস্কে নতুন কোন পার্টিশন করতে হয় না। এখানে ডিফল্টভাবে উইন্ডোজ মাইগ্রেশন অ্যাসিস্টেন্ট ব্যবহার করে উইন্ডোজের সেটিংস সমূহ আমদানি করা হয়। তবে এই পদ্ধতিতে ইনস্টল করা হলে উবুন্টুর সকল অপশন পূর্ণাঙ্গভাবে ব্যবহার করা যায় না। | bn_wiki_0656_01 | উবুন্টুতে কি সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হয় এর সহজ ব্যবহারযোগ্যতার উপর? | 0 | confirmation | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0656 | উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন) | উবুন্টু ইনস্টল করার জন্য সাধারণভাবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হয়। উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমটি ইনস্টল করা ছাড়াই সরাসরি সিডি থেকে ব্যবহার করা যায়। তবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হলে পূর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেমের অনেক সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে না। মূলত অপারেটিং সস্টেমটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া এবং হার্ডওয়্যার এবং ড্রাইভার সমূহের পরীক্ষা করার জন্য এই পদ্ধতিটি বিশেষ কার্যকর। একই সাথে সিডিতে উইবিকুইটি ইনস্টলার নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে। যেটি ব্যবহারকারীকে অপারেটিং সিস্টেমটি পূর্ণাঙ্গভাবে ইনস্টলের ব্যাপারে সহায়তা করে। প্রথম সংস্করণ থেকে এর পরবর্তী প্রতিটি সংস্করণের সিডি ইমেজ উবুন্টু ওয়েব সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। সিডি থেকে ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম ২৫৬মেগাবাইট মেমরী প্রয়োজন।
ব্যবহারকারীরা উবুন্টু ডিস্ক ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি ডাউনলোড করতে পারেন। সিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা পেন ড্রাইভ অথবা হার্ডডিস্কে ইনস্টল করে বা লাইভ হিসাবে এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া আর্ম , পাওয়ার পিসি , স্পার্ক এবং আইএ-৬৪ প্লাটফর্মের উপযোগী উবুন্টু পাওয়া যাবে। তবে এখান থেক শুধুমাত্র আরম ব্যবহারে অফিসিয়াল সমর্থন দেয়া হয়।
ক্যানোনিকাল এর পক্ষ থেকে উবুন্টু এবং কুবুন্টুর সিডি বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এমনকি প্যাকেজিং এবং পরিবহন খরচসহ এই সকল সিডি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয়ে থাকে। শিপইট নামের একটি সেবার মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয়।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ মাইগ্রেশন টুল নামের একটি মাইগ্রেশন সহায়ক ব্যবহার করে কম্পিউটারে ইনস্টল রয়েছে এমন কোন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের বুকমার্ক, ডেস্কটপ ব্যাকগ্রাউন্ড সহ আরও বেশকিছু ব্যক্তিগত সেটিং ইম্পোর্ট করা যাবে। নতুন করে উবুন্টু ইনস্টলের সময় এই অপশনটি ব্যবহার করা যায়। এপ্রিল ২০০৭ সালে এই সুবিধাটি সর্বপ্রথম চালু করা হয়।
উবুন্টু এবং কুবুন্টু ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে বুট করা যায়। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটারের বায়োসে ইউএসবি থেকে বুট করার অপশন থাকতে হবে। ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে চালানোর সময় কোন পরিবর্তন করা হলে সেটি সংরক্ষণ করারও ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। এভাবে ইনস্টল করার পর ইউএসবি থেকে বুট করা সমর্থন করে এমন যে কোন পিসি থেকেই এটি ব্যবহার করা যাবে। উবুন্টুর সাম্প্রতিকতম সংস্করণসমূহে লাইভ ইউএসবি ক্রিয়েটর নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে যার মাধ্যমে লাইভ ইউএসবি তৈরি করা যাবে।
লাইভ সিডিতে উইবি নামে একটি সফটওয়্যার থাকে। এটি ব্যবহার করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভেতর অন্যান্য সাধারণ প্রোগ্রামের মত ইনস্টল করা যায়। এভাবে ইনস্টল করা হলে উইন্ডোজ ব্যবাহরকারীর হার্ডডিস্কে নতুন কোন পার্টিশন করতে হয় না। এখানে ডিফল্টভাবে উইন্ডোজ মাইগ্রেশন অ্যাসিস্টেন্ট ব্যবহার করে উইন্ডোজের সেটিংস সমূহ আমদানি করা হয়। তবে এই পদ্ধতিতে ইনস্টল করা হলে উবুন্টুর সকল অপশন পূর্ণাঙ্গভাবে ব্যবহার করা যায় না। | bn_wiki_0656_02 | কি নামে উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমটি ইনস্টল করতে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_0656 | উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন) | উবুন্টু ইনস্টল করার জন্য সাধারণভাবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হয়। উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমটি ইনস্টল করা ছাড়াই সরাসরি সিডি থেকে ব্যবহার করা যায়। তবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হলে পূর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেমের অনেক সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে না। মূলত অপারেটিং সস্টেমটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া এবং হার্ডওয়্যার এবং ড্রাইভার সমূহের পরীক্ষা করার জন্য এই পদ্ধতিটি বিশেষ কার্যকর। একই সাথে সিডিতে উইবিকুইটি ইনস্টলার নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে। যেটি ব্যবহারকারীকে অপারেটিং সিস্টেমটি পূর্ণাঙ্গভাবে ইনস্টলের ব্যাপারে সহায়তা করে। প্রথম সংস্করণ থেকে এর পরবর্তী প্রতিটি সংস্করণের সিডি ইমেজ উবুন্টু ওয়েব সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। সিডি থেকে ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম ২৫৬মেগাবাইট মেমরী প্রয়োজন।
ব্যবহারকারীরা উবুন্টু ডিস্ক ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি ডাউনলোড করতে পারেন। সিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা পেন ড্রাইভ অথবা হার্ডডিস্কে ইনস্টল করে বা লাইভ হিসাবে এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া আর্ম , পাওয়ার পিসি , স্পার্ক এবং আইএ-৬৪ প্লাটফর্মের উপযোগী উবুন্টু পাওয়া যাবে। তবে এখান থেক শুধুমাত্র আরম ব্যবহারে অফিসিয়াল সমর্থন দেয়া হয়।
ক্যানোনিকাল এর পক্ষ থেকে উবুন্টু এবং কুবুন্টুর সিডি বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এমনকি প্যাকেজিং এবং পরিবহন খরচসহ এই সকল সিডি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয়ে থাকে। শিপইট নামের একটি সেবার মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয়।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ মাইগ্রেশন টুল নামের একটি মাইগ্রেশন সহায়ক ব্যবহার করে কম্পিউটারে ইনস্টল রয়েছে এমন কোন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের বুকমার্ক, ডেস্কটপ ব্যাকগ্রাউন্ড সহ আরও বেশকিছু ব্যক্তিগত সেটিং ইম্পোর্ট করা যাবে। নতুন করে উবুন্টু ইনস্টলের সময় এই অপশনটি ব্যবহার করা যায়। এপ্রিল ২০০৭ সালে এই সুবিধাটি সর্বপ্রথম চালু করা হয়।
উবুন্টু এবং কুবুন্টু ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে বুট করা যায়। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটারের বায়োসে ইউএসবি থেকে বুট করার অপশন থাকতে হবে। ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে চালানোর সময় কোন পরিবর্তন করা হলে সেটি সংরক্ষণ করারও ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। এভাবে ইনস্টল করার পর ইউএসবি থেকে বুট করা সমর্থন করে এমন যে কোন পিসি থেকেই এটি ব্যবহার করা যাবে। উবুন্টুর সাম্প্রতিকতম সংস্করণসমূহে লাইভ ইউএসবি ক্রিয়েটর নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে যার মাধ্যমে লাইভ ইউএসবি তৈরি করা যাবে।
লাইভ সিডিতে উইবি নামে একটি সফটওয়্যার থাকে। এটি ব্যবহার করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভেতর অন্যান্য সাধারণ প্রোগ্রামের মত ইনস্টল করা যায়। এভাবে ইনস্টল করা হলে উইন্ডোজ ব্যবাহরকারীর হার্ডডিস্কে নতুন কোন পার্টিশন করতে হয় না। এখানে ডিফল্টভাবে উইন্ডোজ মাইগ্রেশন অ্যাসিস্টেন্ট ব্যবহার করে উইন্ডোজের সেটিংস সমূহ আমদানি করা হয়। তবে এই পদ্ধতিতে ইনস্টল করা হলে উবুন্টুর সকল অপশন পূর্ণাঙ্গভাবে ব্যবহার করা যায় না। | bn_wiki_0656_03 | উবুন্টু ইনস্টল করার জন্য সাধারণভাবে কি সিডি ব্যবহার করা হয়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"লাইভ সিডি",
"লাইভ সিডি"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_0656 | উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন) | উবুন্টু ইনস্টল করার জন্য সাধারণভাবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হয়। উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমটি ইনস্টল করা ছাড়াই সরাসরি সিডি থেকে ব্যবহার করা যায়। তবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হলে পূর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেমের অনেক সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে না। মূলত অপারেটিং সস্টেমটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া এবং হার্ডওয়্যার এবং ড্রাইভার সমূহের পরীক্ষা করার জন্য এই পদ্ধতিটি বিশেষ কার্যকর। একই সাথে সিডিতে উইবিকুইটি ইনস্টলার নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে। যেটি ব্যবহারকারীকে অপারেটিং সিস্টেমটি পূর্ণাঙ্গভাবে ইনস্টলের ব্যাপারে সহায়তা করে। প্রথম সংস্করণ থেকে এর পরবর্তী প্রতিটি সংস্করণের সিডি ইমেজ উবুন্টু ওয়েব সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। সিডি থেকে ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম ২৫৬মেগাবাইট মেমরী প্রয়োজন।
ব্যবহারকারীরা উবুন্টু ডিস্ক ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি ডাউনলোড করতে পারেন। সিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা পেন ড্রাইভ অথবা হার্ডডিস্কে ইনস্টল করে বা লাইভ হিসাবে এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া আর্ম , পাওয়ার পিসি , স্পার্ক এবং আইএ-৬৪ প্লাটফর্মের উপযোগী উবুন্টু পাওয়া যাবে। তবে এখান থেক শুধুমাত্র আরম ব্যবহারে অফিসিয়াল সমর্থন দেয়া হয়।
ক্যানোনিকাল এর পক্ষ থেকে উবুন্টু এবং কুবুন্টুর সিডি বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এমনকি প্যাকেজিং এবং পরিবহন খরচসহ এই সকল সিডি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয়ে থাকে। শিপইট নামের একটি সেবার মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয়।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ মাইগ্রেশন টুল নামের একটি মাইগ্রেশন সহায়ক ব্যবহার করে কম্পিউটারে ইনস্টল রয়েছে এমন কোন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের বুকমার্ক, ডেস্কটপ ব্যাকগ্রাউন্ড সহ আরও বেশকিছু ব্যক্তিগত সেটিং ইম্পোর্ট করা যাবে। নতুন করে উবুন্টু ইনস্টলের সময় এই অপশনটি ব্যবহার করা যায়। এপ্রিল ২০০৭ সালে এই সুবিধাটি সর্বপ্রথম চালু করা হয়।
উবুন্টু এবং কুবুন্টু ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে বুট করা যায়। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটারের বায়োসে ইউএসবি থেকে বুট করার অপশন থাকতে হবে। ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে চালানোর সময় কোন পরিবর্তন করা হলে সেটি সংরক্ষণ করারও ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। এভাবে ইনস্টল করার পর ইউএসবি থেকে বুট করা সমর্থন করে এমন যে কোন পিসি থেকেই এটি ব্যবহার করা যাবে। উবুন্টুর সাম্প্রতিকতম সংস্করণসমূহে লাইভ ইউএসবি ক্রিয়েটর নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে যার মাধ্যমে লাইভ ইউএসবি তৈরি করা যাবে।
লাইভ সিডিতে উইবি নামে একটি সফটওয়্যার থাকে। এটি ব্যবহার করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভেতর অন্যান্য সাধারণ প্রোগ্রামের মত ইনস্টল করা যায়। এভাবে ইনস্টল করা হলে উইন্ডোজ ব্যবাহরকারীর হার্ডডিস্কে নতুন কোন পার্টিশন করতে হয় না। এখানে ডিফল্টভাবে উইন্ডোজ মাইগ্রেশন অ্যাসিস্টেন্ট ব্যবহার করে উইন্ডোজের সেটিংস সমূহ আমদানি করা হয়। তবে এই পদ্ধতিতে ইনস্টল করা হলে উবুন্টুর সকল অপশন পূর্ণাঙ্গভাবে ব্যবহার করা যায় না। | bn_wiki_0656_04 | উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমটি কি ইনস্টল করা ছাড়াই সরাসরি সিডি থেকে ব্যবহার করা যায়? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_0656 | উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন) | উবুন্টু ইনস্টল করার জন্য সাধারণভাবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হয়। উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমটি ইনস্টল করা ছাড়াই সরাসরি সিডি থেকে ব্যবহার করা যায়। তবে লাইভ সিডি ব্যবহার করা হলে পূর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেমের অনেক সুবিধাই এখানে পাওয়া যাবে না। মূলত অপারেটিং সস্টেমটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া এবং হার্ডওয়্যার এবং ড্রাইভার সমূহের পরীক্ষা করার জন্য এই পদ্ধতিটি বিশেষ কার্যকর। একই সাথে সিডিতে উইবিকুইটি ইনস্টলার নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে। যেটি ব্যবহারকারীকে অপারেটিং সিস্টেমটি পূর্ণাঙ্গভাবে ইনস্টলের ব্যাপারে সহায়তা করে। প্রথম সংস্করণ থেকে এর পরবর্তী প্রতিটি সংস্করণের সিডি ইমেজ উবুন্টু ওয়েব সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। সিডি থেকে ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম ২৫৬মেগাবাইট মেমরী প্রয়োজন।
ব্যবহারকারীরা উবুন্টু ডিস্ক ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি ডাউনলোড করতে পারেন। সিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা পেন ড্রাইভ অথবা হার্ডডিস্কে ইনস্টল করে বা লাইভ হিসাবে এটি ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া আর্ম , পাওয়ার পিসি , স্পার্ক এবং আইএ-৬৪ প্লাটফর্মের উপযোগী উবুন্টু পাওয়া যাবে। তবে এখান থেক শুধুমাত্র আরম ব্যবহারে অফিসিয়াল সমর্থন দেয়া হয়।
ক্যানোনিকাল এর পক্ষ থেকে উবুন্টু এবং কুবুন্টুর সিডি বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এমনকি প্যাকেজিং এবং পরিবহন খরচসহ এই সকল সিডি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয়ে থাকে। শিপইট নামের একটি সেবার মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয়।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ মাইগ্রেশন টুল নামের একটি মাইগ্রেশন সহায়ক ব্যবহার করে কম্পিউটারে ইনস্টল রয়েছে এমন কোন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের বুকমার্ক, ডেস্কটপ ব্যাকগ্রাউন্ড সহ আরও বেশকিছু ব্যক্তিগত সেটিং ইম্পোর্ট করা যাবে। নতুন করে উবুন্টু ইনস্টলের সময় এই অপশনটি ব্যবহার করা যায়। এপ্রিল ২০০৭ সালে এই সুবিধাটি সর্বপ্রথম চালু করা হয়।
উবুন্টু এবং কুবুন্টু ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে বুট করা যায়। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটারের বায়োসে ইউএসবি থেকে বুট করার অপশন থাকতে হবে। ফ্ল্যাশ ড্রাইভ থেকে চালানোর সময় কোন পরিবর্তন করা হলে সেটি সংরক্ষণ করারও ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। এভাবে ইনস্টল করার পর ইউএসবি থেকে বুট করা সমর্থন করে এমন যে কোন পিসি থেকেই এটি ব্যবহার করা যাবে। উবুন্টুর সাম্প্রতিকতম সংস্করণসমূহে লাইভ ইউএসবি ক্রিয়েটর নামে একটি সফটওয়্যার দেয়া থাকে যার মাধ্যমে লাইভ ইউএসবি তৈরি করা যাবে।
লাইভ সিডিতে উইবি নামে একটি সফটওয়্যার থাকে। এটি ব্যবহার করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ভেতর অন্যান্য সাধারণ প্রোগ্রামের মত ইনস্টল করা যায়। এভাবে ইনস্টল করা হলে উইন্ডোজ ব্যবাহরকারীর হার্ডডিস্কে নতুন কোন পার্টিশন করতে হয় না। এখানে ডিফল্টভাবে উইন্ডোজ মাইগ্রেশন অ্যাসিস্টেন্ট ব্যবহার করে উইন্ডোজের সেটিংস সমূহ আমদানি করা হয়। তবে এই পদ্ধতিতে ইনস্টল করা হলে উবুন্টুর সকল অপশন পূর্ণাঙ্গভাবে ব্যবহার করা যায় না। | bn_wiki_0656_05 | এছাড়া কি কি প্লাটফর্মের উপযোগী উবুন্টু পাওয়া যাবে? | 1 | list | {
"answer_text": [
"আর্ম ;পাওয়ার পিসি ;স্পার্ক ;আইএ-৬৪",
"আর্ম ;পাওয়ার পিসি ;স্পার্ক ;আইএ-৬৪"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2783 | শেখ মুজিবুর রহমান | ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাসব্যাপী ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল। শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে ৩০ লাখ মানুষ নিহত ও ২ লাখ নারীর ধর্ষিত হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযােগ্য কর্মসূচি হাতে নেন। প্রশাসনিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন, সংবিধান প্রণয়ন, এক কোটি মানুষের পুনর্বাসন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে এবং মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত নামমাত্র মূল্যে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন, ১১,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ ৪০,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ, দুঃস্থ মহিলাদের কল্যাণের জন্য নারী পুনর্বাসন সংস্থা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুক্তিযােদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ, বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ, পাকিস্তানিদের পরিত্যক্ত ব্যাংক, বীমা এবং ৫৮০টি শিল্প ইউনিটের জাতীয়করণ ও চালু করার মাধ্যমে হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারীর কর্মসংস্থান, ঘোড়াশাল সার কারখানা, আশুগঞ্জ কমপ্লেক্সের প্রাথমিক কাজ ও অন্যান্য নতুন শিল্প স্থাপন, বন্ধ শিল্প-কারখানা চালুকরণসহ অন্যান্য সমস্যা মোকাবেলাপূর্বক একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরি করে দেশকে ধীরে ধীরে একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালান।
শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে আঁতাতের অভিযোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুনরায় চালু করেন। ইসলামি গোত্রগুলোর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মদ তৈরি ও বিপণন এবং জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করেন। তার শাসনে অসন্তুষ্ট ডানপন্থী সমাজতান্ত্রিক দলগুলোর সমর্থন পেতে তিনি সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি শর্তসাপেক্ষে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর সাধারণ ক্ষমার ঘোষণায় তিনি “মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানকে সহায়তাকারী দালালেরা” তাদের ভুল বুঝতে পেরে দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং দালাল অধ্যাদেশে আটক ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেন। তবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, বাড়িঘর পোড়ানো ও বিস্ফোরক ব্যবহারে ক্ষতিসাধনের জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধীদের সাধারণ ক্ষমার আওতায় আনা হয়নি। অত্যন্ত অল্প সময়ে বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্যপদ লাভ ছিল শেখ মুজিব সরকারের উল্লেখযােগ্য সাফল্য। | bn_wiki_2783_01 | শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে কত লাখ মানুষ নিহত হওয়ার ঘোষণা দেন? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"৩০ লাখ",
"৩০ লাখ"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2783 | শেখ মুজিবুর রহমান | ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাসব্যাপী ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল। শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে ৩০ লাখ মানুষ নিহত ও ২ লাখ নারীর ধর্ষিত হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযােগ্য কর্মসূচি হাতে নেন। প্রশাসনিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন, সংবিধান প্রণয়ন, এক কোটি মানুষের পুনর্বাসন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে এবং মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত নামমাত্র মূল্যে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন, ১১,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ ৪০,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ, দুঃস্থ মহিলাদের কল্যাণের জন্য নারী পুনর্বাসন সংস্থা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুক্তিযােদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ, বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ, পাকিস্তানিদের পরিত্যক্ত ব্যাংক, বীমা এবং ৫৮০টি শিল্প ইউনিটের জাতীয়করণ ও চালু করার মাধ্যমে হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারীর কর্মসংস্থান, ঘোড়াশাল সার কারখানা, আশুগঞ্জ কমপ্লেক্সের প্রাথমিক কাজ ও অন্যান্য নতুন শিল্প স্থাপন, বন্ধ শিল্প-কারখানা চালুকরণসহ অন্যান্য সমস্যা মোকাবেলাপূর্বক একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরি করে দেশকে ধীরে ধীরে একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালান।
শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে আঁতাতের অভিযোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুনরায় চালু করেন। ইসলামি গোত্রগুলোর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মদ তৈরি ও বিপণন এবং জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করেন। তার শাসনে অসন্তুষ্ট ডানপন্থী সমাজতান্ত্রিক দলগুলোর সমর্থন পেতে তিনি সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি শর্তসাপেক্ষে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর সাধারণ ক্ষমার ঘোষণায় তিনি “মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানকে সহায়তাকারী দালালেরা” তাদের ভুল বুঝতে পেরে দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং দালাল অধ্যাদেশে আটক ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেন। তবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, বাড়িঘর পোড়ানো ও বিস্ফোরক ব্যবহারে ক্ষতিসাধনের জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধীদের সাধারণ ক্ষমার আওতায় আনা হয়নি। অত্যন্ত অল্প সময়ে বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্যপদ লাভ ছিল শেখ মুজিব সরকারের উল্লেখযােগ্য সাফল্য। | bn_wiki_2783_02 | কত খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযোগ্য কর্মসূচি হাতে নেন? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"১৯৭২",
"১৯৭২"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2783 | শেখ মুজিবুর রহমান | ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাসব্যাপী ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল। শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে ৩০ লাখ মানুষ নিহত ও ২ লাখ নারীর ধর্ষিত হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযােগ্য কর্মসূচি হাতে নেন। প্রশাসনিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন, সংবিধান প্রণয়ন, এক কোটি মানুষের পুনর্বাসন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে এবং মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত নামমাত্র মূল্যে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন, ১১,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ ৪০,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ, দুঃস্থ মহিলাদের কল্যাণের জন্য নারী পুনর্বাসন সংস্থা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুক্তিযােদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ, বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ, পাকিস্তানিদের পরিত্যক্ত ব্যাংক, বীমা এবং ৫৮০টি শিল্প ইউনিটের জাতীয়করণ ও চালু করার মাধ্যমে হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারীর কর্মসংস্থান, ঘোড়াশাল সার কারখানা, আশুগঞ্জ কমপ্লেক্সের প্রাথমিক কাজ ও অন্যান্য নতুন শিল্প স্থাপন, বন্ধ শিল্প-কারখানা চালুকরণসহ অন্যান্য সমস্যা মোকাবেলাপূর্বক একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরি করে দেশকে ধীরে ধীরে একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালান।
শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে আঁতাতের অভিযোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুনরায় চালু করেন। ইসলামি গোত্রগুলোর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মদ তৈরি ও বিপণন এবং জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করেন। তার শাসনে অসন্তুষ্ট ডানপন্থী সমাজতান্ত্রিক দলগুলোর সমর্থন পেতে তিনি সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি শর্তসাপেক্ষে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর সাধারণ ক্ষমার ঘোষণায় তিনি “মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানকে সহায়তাকারী দালালেরা” তাদের ভুল বুঝতে পেরে দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং দালাল অধ্যাদেশে আটক ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেন। তবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, বাড়িঘর পোড়ানো ও বিস্ফোরক ব্যবহারে ক্ষতিসাধনের জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধীদের সাধারণ ক্ষমার আওতায় আনা হয়নি। অত্যন্ত অল্প সময়ে বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্যপদ লাভ ছিল শেখ মুজিব সরকারের উল্লেখযােগ্য সাফল্য। | bn_wiki_2783_03 | শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে আঁতাতের অভিযোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুনরায় চালু করেন কি ? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_2783 | শেখ মুজিবুর রহমান | ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাসব্যাপী ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল। শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে ৩০ লাখ মানুষ নিহত ও ২ লাখ নারীর ধর্ষিত হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযােগ্য কর্মসূচি হাতে নেন। প্রশাসনিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন, সংবিধান প্রণয়ন, এক কোটি মানুষের পুনর্বাসন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে এবং মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত নামমাত্র মূল্যে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন, ১১,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ ৪০,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ, দুঃস্থ মহিলাদের কল্যাণের জন্য নারী পুনর্বাসন সংস্থা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুক্তিযােদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ, বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ, পাকিস্তানিদের পরিত্যক্ত ব্যাংক, বীমা এবং ৫৮০টি শিল্প ইউনিটের জাতীয়করণ ও চালু করার মাধ্যমে হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারীর কর্মসংস্থান, ঘোড়াশাল সার কারখানা, আশুগঞ্জ কমপ্লেক্সের প্রাথমিক কাজ ও অন্যান্য নতুন শিল্প স্থাপন, বন্ধ শিল্প-কারখানা চালুকরণসহ অন্যান্য সমস্যা মোকাবেলাপূর্বক একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরি করে দেশকে ধীরে ধীরে একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালান।
শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে আঁতাতের অভিযোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুনরায় চালু করেন। ইসলামি গোত্রগুলোর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মদ তৈরি ও বিপণন এবং জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করেন। তার শাসনে অসন্তুষ্ট ডানপন্থী সমাজতান্ত্রিক দলগুলোর সমর্থন পেতে তিনি সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি শর্তসাপেক্ষে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর সাধারণ ক্ষমার ঘোষণায় তিনি “মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানকে সহায়তাকারী দালালেরা” তাদের ভুল বুঝতে পেরে দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং দালাল অধ্যাদেশে আটক ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেন। তবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, বাড়িঘর পোড়ানো ও বিস্ফোরক ব্যবহারে ক্ষতিসাধনের জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধীদের সাধারণ ক্ষমার আওতায় আনা হয়নি। অত্যন্ত অল্প সময়ে বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্যপদ লাভ ছিল শেখ মুজিব সরকারের উল্লেখযােগ্য সাফল্য। | bn_wiki_2783_04 | ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই নভেম্বর ভোলায় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রায় কত লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_2783 | শেখ মুজিবুর রহমান | ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাসব্যাপী ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল। শেখ মুজিব এই ধ্বংসযজ্ঞকে “মানব ইতিহাসের জঘন্যতম ধ্বংসযজ্ঞ” হিসেবে উল্লেখ করে ৩০ লাখ মানুষ নিহত ও ২ লাখ নারীর ধর্ষিত হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে শেখ মুজিব মাত্র এক বছরের মধ্যে দেশ পুনর্গঠনের জন্য উল্লেখযােগ্য কর্মসূচি হাতে নেন। প্রশাসনিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন, সংবিধান প্রণয়ন, এক কোটি মানুষের পুনর্বাসন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে এবং মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত নামমাত্র মূল্যে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন, ১১,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ ৪০,০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ, দুঃস্থ মহিলাদের কল্যাণের জন্য নারী পুনর্বাসন সংস্থা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুক্তিযােদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মওকুফ, বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ, পাকিস্তানিদের পরিত্যক্ত ব্যাংক, বীমা এবং ৫৮০টি শিল্প ইউনিটের জাতীয়করণ ও চালু করার মাধ্যমে হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারীর কর্মসংস্থান, ঘোড়াশাল সার কারখানা, আশুগঞ্জ কমপ্লেক্সের প্রাথমিক কাজ ও অন্যান্য নতুন শিল্প স্থাপন, বন্ধ শিল্প-কারখানা চালুকরণসহ অন্যান্য সমস্যা মোকাবেলাপূর্বক একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরি করে দেশকে ধীরে ধীরে একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালান।
শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে আঁতাতের অভিযোগে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন পুনরায় চালু করেন। ইসলামি গোত্রগুলোর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মদ তৈরি ও বিপণন এবং জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করেন। তার শাসনে অসন্তুষ্ট ডানপন্থী সমাজতান্ত্রিক দলগুলোর সমর্থন পেতে তিনি সন্দেহভাজন যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি শর্তসাপেক্ষে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর সাধারণ ক্ষমার ঘোষণায় তিনি “মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানকে সহায়তাকারী দালালেরা” তাদের ভুল বুঝতে পেরে দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং দালাল অধ্যাদেশে আটক ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ১৬ই ডিসেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দেন। তবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, বাড়িঘর পোড়ানো ও বিস্ফোরক ব্যবহারে ক্ষতিসাধনের জন্য দোষী সাব্যস্ত অপরাধীদের সাধারণ ক্ষমার আওতায় আনা হয়নি। অত্যন্ত অল্প সময়ে বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় ও ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্যপদ লাভ ছিল শেখ মুজিব সরকারের উল্লেখযােগ্য সাফল্য। | bn_wiki_2783_05 | কত সালে লাহোর প্রস্তাব উত্থাপিত হয়? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_2753 | কাজী জহিরুল কাইয়ুম | কাজী জহিরুল কাইয়ুম হলেন বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক, যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা। চৌদ্দগ্রাম চিওয়ার কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়ার কথা কে না জানে! বোধে বিশ্বাসে বঙ্গ বন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি নয় শুধু, তিনি তুখোয় রাজনীতিবিদও ছিলেন।
দানশীল এ ব্যক্তির মনটা ছিল বিশাল সমুদ্রের মত। এদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়া ঘটনাবহুল বিষয়গুলো আজও প্রেরণা যোগায়। ভেবে বিমোহিত হই।
চিওড়া বাজার, কলেজ, মাদ্রাসা সহ কুমিল্লা জেলায় এদের অবদানের ফিরিস্তি শেষ করার মত নয়। অনেক দিন আগের কথা। চিওড়া বাজারে গোস্ত বিক্রেতাদের সাথে কাজী বাড়ীর ছেলেদের সাথে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে গেল। কাজীদের স্বত্তাধিকারী বাজারে খেটে খাওয়া এসব দরীদ্র মানুষগুোলোর হাতে অভিজাত্ পরিবারের ছেলেগুলোকে বাজারে এ ভাবে মার খেতে দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে।
এক কথায়, কসাই নামের এ লোকগুলোর হাতে জহিরুল কাইয়ুমের বাড়ীর লোকজন সিরিয়াস মার খাওয়া মানেই মান ইজ্জত সব জলে যাওয়া। হয়েছেও তাই। সবার মুখে একই গুঞ্জন। রাগে ক্ষোভে কাজী বাড়ীর লোকজন অগ্নীস্মম্মা। দেখে মনে হল কসাইদের সবাইকে মেরে জেলে পুরে দেবে। এটি ওদের জন্য এক ঘণ্টার ব্যপার।
চিওড়ার কুরী পুকুর পাড়ে গড়ে তোলা বসতবাড়ীর এ লোকগুলো কাজী জহিরুল কাইয়ুমের জায়গা জমি চাষ করে দিনযাপন করে। এমনকি অনেকেই তার মালিকানাধিন কুমিল্লা হালিমা টেক্সটাইল মেইলে চাকুরী করত।
ঘটনা অনেকটা বিস্ফোরম্মুখ। বড় ধরনের একটি ঘটনা ঘটে যাওয়ার শেষ প্রান্তে। শায়েস্তা করার জন্য কাজী জহিরুল কাইয়ুমকে খবর দেয়া হল। তিনি আসলেন। সবার সাথে মত বিনিময় করলেন। সবাই ভেবেছিল, এ দোর্দন্ড প্রতাপশালী শিল্পপতি কিছু একটা করেই ছাড়বে।
কাইয়ুম সাহেব দুপক্ষের কিছূ মুরব্বীকে নিয়ে বসলেন। বন্ধ দুয়ারে আলোচনা। কিছুক্ষণ পর ঘটনা শেষ। তিনি কোন এ্যাকশান না নিয়ে সমাধানের পথটাই এঁকে দিলেন।
কাজীর স্বজনদের আত্মীয়রা রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ল। অনেকটা বিদ্রোহের মত। সবার শ্রদ্ধেয় মুরব্বী ও দেশের বড় মাপের নেতা কাজী সাহেব এবার বাড়ীর লোকদের নিয়ে বসলেন। তিনি বলতে লাগলেন
- দ্যাখ। এরা গরীব। আমাদের জায়গা জমি চাষ করে খায়। এদের রক্তের ধ্বমনিতে আমার অনুদানের অনুকনা প্রবাহিত হচ্ছে। এরা আমার ভিটে মাটিতে ঘর করে ঘূমায়। আমি ইচ্ছে করলে এখনিই ওদের শেষ করে দিতে পারি। কিন্তু সামান্য হিংসার বহিপ্রকাশই কি সব সমস্যার সমাধান?
এদের শিক্ষা দেবার জন্য কিংবা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে কাজী বাড়ীর লোকেরা এ প্রতিশোধটি নিয়ে বসলে আমাদের অর্জিত অতীতের সব অর্জন ধূলোয় মিশে যাবে। ওরাও কাল থেকে তোমাদেরকে পথে প্রান্তরে খুন করবে। তাহলে এদের মাঝে আর আমাদের মাঝে পার্থক্যটা কোথায় থাকল?... কাজেই তোমরা কোনটা চাও।
..কাজী জহিরুল কাইয়ুমের এ মহানুভবতা, ক্ষমা কিংবা বিশাল মনের অভিব্যক্তি যেন খেটে খাওয়া এ দরীদ্র মানুষগুলোকে আজীবনের জন্য অনুগত করে দিল। ওরা আবারও হেরে গেল এ মহান নেতার রাজনীতি আর মহানুভবতার কাছে। এলাকার মানুষেরাও ভাবতে শূরু করল -
কাজী জহিরুল কাইয়ুম ১৯৬৯ সালে চিওড়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন, যা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত।
| bn_wiki_2753_01 | কাজী জহিরুল কাইয়ুম কে ছিলেন? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন",
"বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2753 | কাজী জহিরুল কাইয়ুম | কাজী জহিরুল কাইয়ুম হলেন বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক, যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা। চৌদ্দগ্রাম চিওয়ার কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়ার কথা কে না জানে! বোধে বিশ্বাসে বঙ্গ বন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি নয় শুধু, তিনি তুখোয় রাজনীতিবিদও ছিলেন।
দানশীল এ ব্যক্তির মনটা ছিল বিশাল সমুদ্রের মত। এদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়া ঘটনাবহুল বিষয়গুলো আজও প্রেরণা যোগায়। ভেবে বিমোহিত হই।
চিওড়া বাজার, কলেজ, মাদ্রাসা সহ কুমিল্লা জেলায় এদের অবদানের ফিরিস্তি শেষ করার মত নয়। অনেক দিন আগের কথা। চিওড়া বাজারে গোস্ত বিক্রেতাদের সাথে কাজী বাড়ীর ছেলেদের সাথে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে গেল। কাজীদের স্বত্তাধিকারী বাজারে খেটে খাওয়া এসব দরীদ্র মানুষগুোলোর হাতে অভিজাত্ পরিবারের ছেলেগুলোকে বাজারে এ ভাবে মার খেতে দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে।
এক কথায়, কসাই নামের এ লোকগুলোর হাতে জহিরুল কাইয়ুমের বাড়ীর লোকজন সিরিয়াস মার খাওয়া মানেই মান ইজ্জত সব জলে যাওয়া। হয়েছেও তাই। সবার মুখে একই গুঞ্জন। রাগে ক্ষোভে কাজী বাড়ীর লোকজন অগ্নীস্মম্মা। দেখে মনে হল কসাইদের সবাইকে মেরে জেলে পুরে দেবে। এটি ওদের জন্য এক ঘণ্টার ব্যপার।
চিওড়ার কুরী পুকুর পাড়ে গড়ে তোলা বসতবাড়ীর এ লোকগুলো কাজী জহিরুল কাইয়ুমের জায়গা জমি চাষ করে দিনযাপন করে। এমনকি অনেকেই তার মালিকানাধিন কুমিল্লা হালিমা টেক্সটাইল মেইলে চাকুরী করত।
ঘটনা অনেকটা বিস্ফোরম্মুখ। বড় ধরনের একটি ঘটনা ঘটে যাওয়ার শেষ প্রান্তে। শায়েস্তা করার জন্য কাজী জহিরুল কাইয়ুমকে খবর দেয়া হল। তিনি আসলেন। সবার সাথে মত বিনিময় করলেন। সবাই ভেবেছিল, এ দোর্দন্ড প্রতাপশালী শিল্পপতি কিছু একটা করেই ছাড়বে।
কাইয়ুম সাহেব দুপক্ষের কিছূ মুরব্বীকে নিয়ে বসলেন। বন্ধ দুয়ারে আলোচনা। কিছুক্ষণ পর ঘটনা শেষ। তিনি কোন এ্যাকশান না নিয়ে সমাধানের পথটাই এঁকে দিলেন।
কাজীর স্বজনদের আত্মীয়রা রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ল। অনেকটা বিদ্রোহের মত। সবার শ্রদ্ধেয় মুরব্বী ও দেশের বড় মাপের নেতা কাজী সাহেব এবার বাড়ীর লোকদের নিয়ে বসলেন। তিনি বলতে লাগলেন
- দ্যাখ। এরা গরীব। আমাদের জায়গা জমি চাষ করে খায়। এদের রক্তের ধ্বমনিতে আমার অনুদানের অনুকনা প্রবাহিত হচ্ছে। এরা আমার ভিটে মাটিতে ঘর করে ঘূমায়। আমি ইচ্ছে করলে এখনিই ওদের শেষ করে দিতে পারি। কিন্তু সামান্য হিংসার বহিপ্রকাশই কি সব সমস্যার সমাধান?
এদের শিক্ষা দেবার জন্য কিংবা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে কাজী বাড়ীর লোকেরা এ প্রতিশোধটি নিয়ে বসলে আমাদের অর্জিত অতীতের সব অর্জন ধূলোয় মিশে যাবে। ওরাও কাল থেকে তোমাদেরকে পথে প্রান্তরে খুন করবে। তাহলে এদের মাঝে আর আমাদের মাঝে পার্থক্যটা কোথায় থাকল?... কাজেই তোমরা কোনটা চাও।
..কাজী জহিরুল কাইয়ুমের এ মহানুভবতা, ক্ষমা কিংবা বিশাল মনের অভিব্যক্তি যেন খেটে খাওয়া এ দরীদ্র মানুষগুলোকে আজীবনের জন্য অনুগত করে দিল। ওরা আবারও হেরে গেল এ মহান নেতার রাজনীতি আর মহানুভবতার কাছে। এলাকার মানুষেরাও ভাবতে শূরু করল -
কাজী জহিরুল কাইয়ুম ১৯৬৯ সালে চিওড়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন, যা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত।
| bn_wiki_2753_02 | কাজী জহিরুল কাইয়ু একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন কি ? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_2753 | কাজী জহিরুল কাইয়ুম | কাজী জহিরুল কাইয়ুম হলেন বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক, যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা। চৌদ্দগ্রাম চিওয়ার কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়ার কথা কে না জানে! বোধে বিশ্বাসে বঙ্গ বন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি নয় শুধু, তিনি তুখোয় রাজনীতিবিদও ছিলেন।
দানশীল এ ব্যক্তির মনটা ছিল বিশাল সমুদ্রের মত। এদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়া ঘটনাবহুল বিষয়গুলো আজও প্রেরণা যোগায়। ভেবে বিমোহিত হই।
চিওড়া বাজার, কলেজ, মাদ্রাসা সহ কুমিল্লা জেলায় এদের অবদানের ফিরিস্তি শেষ করার মত নয়। অনেক দিন আগের কথা। চিওড়া বাজারে গোস্ত বিক্রেতাদের সাথে কাজী বাড়ীর ছেলেদের সাথে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে গেল। কাজীদের স্বত্তাধিকারী বাজারে খেটে খাওয়া এসব দরীদ্র মানুষগুোলোর হাতে অভিজাত্ পরিবারের ছেলেগুলোকে বাজারে এ ভাবে মার খেতে দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে।
এক কথায়, কসাই নামের এ লোকগুলোর হাতে জহিরুল কাইয়ুমের বাড়ীর লোকজন সিরিয়াস মার খাওয়া মানেই মান ইজ্জত সব জলে যাওয়া। হয়েছেও তাই। সবার মুখে একই গুঞ্জন। রাগে ক্ষোভে কাজী বাড়ীর লোকজন অগ্নীস্মম্মা। দেখে মনে হল কসাইদের সবাইকে মেরে জেলে পুরে দেবে। এটি ওদের জন্য এক ঘণ্টার ব্যপার।
চিওড়ার কুরী পুকুর পাড়ে গড়ে তোলা বসতবাড়ীর এ লোকগুলো কাজী জহিরুল কাইয়ুমের জায়গা জমি চাষ করে দিনযাপন করে। এমনকি অনেকেই তার মালিকানাধিন কুমিল্লা হালিমা টেক্সটাইল মেইলে চাকুরী করত।
ঘটনা অনেকটা বিস্ফোরম্মুখ। বড় ধরনের একটি ঘটনা ঘটে যাওয়ার শেষ প্রান্তে। শায়েস্তা করার জন্য কাজী জহিরুল কাইয়ুমকে খবর দেয়া হল। তিনি আসলেন। সবার সাথে মত বিনিময় করলেন। সবাই ভেবেছিল, এ দোর্দন্ড প্রতাপশালী শিল্পপতি কিছু একটা করেই ছাড়বে।
কাইয়ুম সাহেব দুপক্ষের কিছূ মুরব্বীকে নিয়ে বসলেন। বন্ধ দুয়ারে আলোচনা। কিছুক্ষণ পর ঘটনা শেষ। তিনি কোন এ্যাকশান না নিয়ে সমাধানের পথটাই এঁকে দিলেন।
কাজীর স্বজনদের আত্মীয়রা রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ল। অনেকটা বিদ্রোহের মত। সবার শ্রদ্ধেয় মুরব্বী ও দেশের বড় মাপের নেতা কাজী সাহেব এবার বাড়ীর লোকদের নিয়ে বসলেন। তিনি বলতে লাগলেন
- দ্যাখ। এরা গরীব। আমাদের জায়গা জমি চাষ করে খায়। এদের রক্তের ধ্বমনিতে আমার অনুদানের অনুকনা প্রবাহিত হচ্ছে। এরা আমার ভিটে মাটিতে ঘর করে ঘূমায়। আমি ইচ্ছে করলে এখনিই ওদের শেষ করে দিতে পারি। কিন্তু সামান্য হিংসার বহিপ্রকাশই কি সব সমস্যার সমাধান?
এদের শিক্ষা দেবার জন্য কিংবা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে কাজী বাড়ীর লোকেরা এ প্রতিশোধটি নিয়ে বসলে আমাদের অর্জিত অতীতের সব অর্জন ধূলোয় মিশে যাবে। ওরাও কাল থেকে তোমাদেরকে পথে প্রান্তরে খুন করবে। তাহলে এদের মাঝে আর আমাদের মাঝে পার্থক্যটা কোথায় থাকল?... কাজেই তোমরা কোনটা চাও।
..কাজী জহিরুল কাইয়ুমের এ মহানুভবতা, ক্ষমা কিংবা বিশাল মনের অভিব্যক্তি যেন খেটে খাওয়া এ দরীদ্র মানুষগুলোকে আজীবনের জন্য অনুগত করে দিল। ওরা আবারও হেরে গেল এ মহান নেতার রাজনীতি আর মহানুভবতার কাছে। এলাকার মানুষেরাও ভাবতে শূরু করল -
কাজী জহিরুল কাইয়ুম ১৯৬৯ সালে চিওড়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন, যা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত।
| bn_wiki_2753_03 | বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা কে ছিলেন? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"কাজী জহিরুল কাইয়ুম",
"কাজী জহিরুল কাইয়ুম"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2753 | কাজী জহিরুল কাইয়ুম | কাজী জহিরুল কাইয়ুম হলেন বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক, যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা। চৌদ্দগ্রাম চিওয়ার কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়ার কথা কে না জানে! বোধে বিশ্বাসে বঙ্গ বন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি নয় শুধু, তিনি তুখোয় রাজনীতিবিদও ছিলেন।
দানশীল এ ব্যক্তির মনটা ছিল বিশাল সমুদ্রের মত। এদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়া ঘটনাবহুল বিষয়গুলো আজও প্রেরণা যোগায়। ভেবে বিমোহিত হই।
চিওড়া বাজার, কলেজ, মাদ্রাসা সহ কুমিল্লা জেলায় এদের অবদানের ফিরিস্তি শেষ করার মত নয়। অনেক দিন আগের কথা। চিওড়া বাজারে গোস্ত বিক্রেতাদের সাথে কাজী বাড়ীর ছেলেদের সাথে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে গেল। কাজীদের স্বত্তাধিকারী বাজারে খেটে খাওয়া এসব দরীদ্র মানুষগুোলোর হাতে অভিজাত্ পরিবারের ছেলেগুলোকে বাজারে এ ভাবে মার খেতে দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে।
এক কথায়, কসাই নামের এ লোকগুলোর হাতে জহিরুল কাইয়ুমের বাড়ীর লোকজন সিরিয়াস মার খাওয়া মানেই মান ইজ্জত সব জলে যাওয়া। হয়েছেও তাই। সবার মুখে একই গুঞ্জন। রাগে ক্ষোভে কাজী বাড়ীর লোকজন অগ্নীস্মম্মা। দেখে মনে হল কসাইদের সবাইকে মেরে জেলে পুরে দেবে। এটি ওদের জন্য এক ঘণ্টার ব্যপার।
চিওড়ার কুরী পুকুর পাড়ে গড়ে তোলা বসতবাড়ীর এ লোকগুলো কাজী জহিরুল কাইয়ুমের জায়গা জমি চাষ করে দিনযাপন করে। এমনকি অনেকেই তার মালিকানাধিন কুমিল্লা হালিমা টেক্সটাইল মেইলে চাকুরী করত।
ঘটনা অনেকটা বিস্ফোরম্মুখ। বড় ধরনের একটি ঘটনা ঘটে যাওয়ার শেষ প্রান্তে। শায়েস্তা করার জন্য কাজী জহিরুল কাইয়ুমকে খবর দেয়া হল। তিনি আসলেন। সবার সাথে মত বিনিময় করলেন। সবাই ভেবেছিল, এ দোর্দন্ড প্রতাপশালী শিল্পপতি কিছু একটা করেই ছাড়বে।
কাইয়ুম সাহেব দুপক্ষের কিছূ মুরব্বীকে নিয়ে বসলেন। বন্ধ দুয়ারে আলোচনা। কিছুক্ষণ পর ঘটনা শেষ। তিনি কোন এ্যাকশান না নিয়ে সমাধানের পথটাই এঁকে দিলেন।
কাজীর স্বজনদের আত্মীয়রা রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ল। অনেকটা বিদ্রোহের মত। সবার শ্রদ্ধেয় মুরব্বী ও দেশের বড় মাপের নেতা কাজী সাহেব এবার বাড়ীর লোকদের নিয়ে বসলেন। তিনি বলতে লাগলেন
- দ্যাখ। এরা গরীব। আমাদের জায়গা জমি চাষ করে খায়। এদের রক্তের ধ্বমনিতে আমার অনুদানের অনুকনা প্রবাহিত হচ্ছে। এরা আমার ভিটে মাটিতে ঘর করে ঘূমায়। আমি ইচ্ছে করলে এখনিই ওদের শেষ করে দিতে পারি। কিন্তু সামান্য হিংসার বহিপ্রকাশই কি সব সমস্যার সমাধান?
এদের শিক্ষা দেবার জন্য কিংবা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে কাজী বাড়ীর লোকেরা এ প্রতিশোধটি নিয়ে বসলে আমাদের অর্জিত অতীতের সব অর্জন ধূলোয় মিশে যাবে। ওরাও কাল থেকে তোমাদেরকে পথে প্রান্তরে খুন করবে। তাহলে এদের মাঝে আর আমাদের মাঝে পার্থক্যটা কোথায় থাকল?... কাজেই তোমরা কোনটা চাও।
..কাজী জহিরুল কাইয়ুমের এ মহানুভবতা, ক্ষমা কিংবা বিশাল মনের অভিব্যক্তি যেন খেটে খাওয়া এ দরীদ্র মানুষগুলোকে আজীবনের জন্য অনুগত করে দিল। ওরা আবারও হেরে গেল এ মহান নেতার রাজনীতি আর মহানুভবতার কাছে। এলাকার মানুষেরাও ভাবতে শূরু করল -
কাজী জহিরুল কাইয়ুম ১৯৬৯ সালে চিওড়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন, যা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত।
| bn_wiki_2753_04 | বোধে বিশ্বাসে বঙ্গবন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন কে? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়া",
"কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়া"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2753 | কাজী জহিরুল কাইয়ুম | কাজী জহিরুল কাইয়ুম হলেন বাংলাদেশের একজন প্রাক্তন রাজনীতিক, যিনি কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থেকে নির্বাচিত মহান জাতীয় সংসদ সদস্য ও গণপরিষদ সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ এর চাচা। চৌদ্দগ্রাম চিওয়ার কাজী জহিরুল কাইয়ুম বাচ্ছু মিয়ার কথা কে না জানে! বোধে বিশ্বাসে বঙ্গ বন্ধুর একেবারে কাছের লোক ছিলেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি নয় শুধু, তিনি তুখোয় রাজনীতিবিদও ছিলেন।
দানশীল এ ব্যক্তির মনটা ছিল বিশাল সমুদ্রের মত। এদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়া ঘটনাবহুল বিষয়গুলো আজও প্রেরণা যোগায়। ভেবে বিমোহিত হই।
চিওড়া বাজার, কলেজ, মাদ্রাসা সহ কুমিল্লা জেলায় এদের অবদানের ফিরিস্তি শেষ করার মত নয়। অনেক দিন আগের কথা। চিওড়া বাজারে গোস্ত বিক্রেতাদের সাথে কাজী বাড়ীর ছেলেদের সাথে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে গেল। কাজীদের স্বত্তাধিকারী বাজারে খেটে খাওয়া এসব দরীদ্র মানুষগুোলোর হাতে অভিজাত্ পরিবারের ছেলেগুলোকে বাজারে এ ভাবে মার খেতে দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে।
এক কথায়, কসাই নামের এ লোকগুলোর হাতে জহিরুল কাইয়ুমের বাড়ীর লোকজন সিরিয়াস মার খাওয়া মানেই মান ইজ্জত সব জলে যাওয়া। হয়েছেও তাই। সবার মুখে একই গুঞ্জন। রাগে ক্ষোভে কাজী বাড়ীর লোকজন অগ্নীস্মম্মা। দেখে মনে হল কসাইদের সবাইকে মেরে জেলে পুরে দেবে। এটি ওদের জন্য এক ঘণ্টার ব্যপার।
চিওড়ার কুরী পুকুর পাড়ে গড়ে তোলা বসতবাড়ীর এ লোকগুলো কাজী জহিরুল কাইয়ুমের জায়গা জমি চাষ করে দিনযাপন করে। এমনকি অনেকেই তার মালিকানাধিন কুমিল্লা হালিমা টেক্সটাইল মেইলে চাকুরী করত।
ঘটনা অনেকটা বিস্ফোরম্মুখ। বড় ধরনের একটি ঘটনা ঘটে যাওয়ার শেষ প্রান্তে। শায়েস্তা করার জন্য কাজী জহিরুল কাইয়ুমকে খবর দেয়া হল। তিনি আসলেন। সবার সাথে মত বিনিময় করলেন। সবাই ভেবেছিল, এ দোর্দন্ড প্রতাপশালী শিল্পপতি কিছু একটা করেই ছাড়বে।
কাইয়ুম সাহেব দুপক্ষের কিছূ মুরব্বীকে নিয়ে বসলেন। বন্ধ দুয়ারে আলোচনা। কিছুক্ষণ পর ঘটনা শেষ। তিনি কোন এ্যাকশান না নিয়ে সমাধানের পথটাই এঁকে দিলেন।
কাজীর স্বজনদের আত্মীয়রা রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ল। অনেকটা বিদ্রোহের মত। সবার শ্রদ্ধেয় মুরব্বী ও দেশের বড় মাপের নেতা কাজী সাহেব এবার বাড়ীর লোকদের নিয়ে বসলেন। তিনি বলতে লাগলেন
- দ্যাখ। এরা গরীব। আমাদের জায়গা জমি চাষ করে খায়। এদের রক্তের ধ্বমনিতে আমার অনুদানের অনুকনা প্রবাহিত হচ্ছে। এরা আমার ভিটে মাটিতে ঘর করে ঘূমায়। আমি ইচ্ছে করলে এখনিই ওদের শেষ করে দিতে পারি। কিন্তু সামান্য হিংসার বহিপ্রকাশই কি সব সমস্যার সমাধান?
এদের শিক্ষা দেবার জন্য কিংবা প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে কাজী বাড়ীর লোকেরা এ প্রতিশোধটি নিয়ে বসলে আমাদের অর্জিত অতীতের সব অর্জন ধূলোয় মিশে যাবে। ওরাও কাল থেকে তোমাদেরকে পথে প্রান্তরে খুন করবে। তাহলে এদের মাঝে আর আমাদের মাঝে পার্থক্যটা কোথায় থাকল?... কাজেই তোমরা কোনটা চাও।
..কাজী জহিরুল কাইয়ুমের এ মহানুভবতা, ক্ষমা কিংবা বিশাল মনের অভিব্যক্তি যেন খেটে খাওয়া এ দরীদ্র মানুষগুলোকে আজীবনের জন্য অনুগত করে দিল। ওরা আবারও হেরে গেল এ মহান নেতার রাজনীতি আর মহানুভবতার কাছে। এলাকার মানুষেরাও ভাবতে শূরু করল -
কাজী জহিরুল কাইয়ুম ১৯৬৯ সালে চিওড়া সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন, যা কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত।
| bn_wiki_2753_05 | চিওড়া কাজীবাড়ির অপর নাম কী? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_2043 | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত ৬২তম ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর ২৫তম মৌসুম ছিল।
ওয়েলসের কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯৮ সালের ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হওয়ার পর, দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, জুভেন্টাসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে ১২তম শিরোপা জয়লাভ করেছিল। এই জয়ের মধ্য দিয়ে, রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লীগ যুগে এবং ১৯৯০ সালে মিলানের পর প্রথম দল হিসেবে টানা দুইবার শিরোপা জয়লাভ করেছিল
বিজয়ী হিসেবে, রিয়াল মাদ্রিদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৭ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে উয়েফার প্রতিনিধি হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং ২০১৭ উয়েফা সুপার কাপে, ২০১৬–১৭ উয়েফা ইউরোপা লীগের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল। | bn_wiki_2043_01 | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত কততম ফুটবল টুর্নামেন্ট? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"৬২",
"৬২তম"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2043 | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত ৬২তম ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর ২৫তম মৌসুম ছিল।
ওয়েলসের কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯৮ সালের ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হওয়ার পর, দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, জুভেন্টাসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে ১২তম শিরোপা জয়লাভ করেছিল। এই জয়ের মধ্য দিয়ে, রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লীগ যুগে এবং ১৯৯০ সালে মিলানের পর প্রথম দল হিসেবে টানা দুইবার শিরোপা জয়লাভ করেছিল
বিজয়ী হিসেবে, রিয়াল মাদ্রিদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৭ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে উয়েফার প্রতিনিধি হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং ২০১৭ উয়েফা সুপার কাপে, ২০১৬–১৭ উয়েফা ইউরোপা লীগের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল। | bn_wiki_2043_02 | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর কততম মৌসুম ছিল?
| 1 | factoid | {
"answer_text": [
"২৫",
"২৫তম"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2043 | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত ৬২তম ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর ২৫তম মৌসুম ছিল।
ওয়েলসের কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯৮ সালের ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হওয়ার পর, দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, জুভেন্টাসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে ১২তম শিরোপা জয়লাভ করেছিল। এই জয়ের মধ্য দিয়ে, রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লীগ যুগে এবং ১৯৯০ সালে মিলানের পর প্রথম দল হিসেবে টানা দুইবার শিরোপা জয়লাভ করেছিল
বিজয়ী হিসেবে, রিয়াল মাদ্রিদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৭ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে উয়েফার প্রতিনিধি হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং ২০১৭ উয়েফা সুপার কাপে, ২০১৬–১৭ উয়েফা ইউরোপা লীগের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল। | bn_wiki_2043_03 | ফাইনাল খেলা কোন দুইটি দলের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছিল? | 1 | list | {
"answer_text": [
"ইয়ুভেন্তুস; রিয়াল মাদ্রিদ",
"ইয়ুভেন্তুস; রিয়াল মাদ্রিদ"
],
"answer_type": [
"multiple spans",
"multiple spans"
]
} |
bn_wiki_2043 | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত ৬২তম ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর ২৫তম মৌসুম ছিল।
ওয়েলসের কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯৮ সালের ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হওয়ার পর, দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, জুভেন্টাসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে ১২তম শিরোপা জয়লাভ করেছিল। এই জয়ের মধ্য দিয়ে, রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লীগ যুগে এবং ১৯৯০ সালে মিলানের পর প্রথম দল হিসেবে টানা দুইবার শিরোপা জয়লাভ করেছিল
বিজয়ী হিসেবে, রিয়াল মাদ্রিদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৭ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে উয়েফার প্রতিনিধি হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং ২০১৭ উয়েফা সুপার কাপে, ২০১৬–১৭ উয়েফা ইউরোপা লীগের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল। | bn_wiki_2043_04 | ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদ প্রথম কতসালে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের ফাইনালে একে অপরের মুখোমুখি হয়? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"১৯৯৮",
"১৯৯৮"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2043 | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ | ২০১৬–১৭ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কর্তৃক ইউরোপের প্রিমিয়ার ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত ৬২তম ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস' কাপ থেকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে নামকরণের পর ২৫তম মৌসুম ছিল।
ওয়েলসের কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে ইয়ুভেন্তুস এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯৮ সালের ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হওয়ার পর, দ্বিতীয়বারের মতো এই প্রতিযোগিতার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল। রিয়াল মাদ্রিদ, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, জুভেন্টাসকে ৪–১ গোলে হারিয়ে ১২তম শিরোপা জয়লাভ করেছিল। এই জয়ের মধ্য দিয়ে, রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লীগ যুগে এবং ১৯৯০ সালে মিলানের পর প্রথম দল হিসেবে টানা দুইবার শিরোপা জয়লাভ করেছিল
বিজয়ী হিসেবে, রিয়াল মাদ্রিদ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৭ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে উয়েফার প্রতিনিধি হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিল এবং ২০১৭ উয়েফা সুপার কাপে, ২০১৬–১৭ উয়েফা ইউরোপা লীগের বিজয়ী দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল। | bn_wiki_2043_05 | রিয়াল মাদ্রিদ দলের প্রধান শক্তি কী ছিল? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_2129 | সাঁতার (ক্রীড়া) | সাঁতার এক ধরনের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতাবিশেষ, যাতে প্রতিযোগীরা নির্দিষ্ট দূরত্বে দ্রুত অতিক্রমণের জন্য সচেষ্ট থাকেন। যিনি সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি সর্বসমক্ষে সাঁতারু নামে অভিহিত হন। বিভিন্ন দূরত্বে ও পর্যায়ের সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তন্মধ্যে ১৮৯৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সাঁতারের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে। বর্তমানে অলিম্পিক ক্রীড়ায় ১০০ মিটার থেকে শুরু করে ১৫০০ মিটার দূরত্বের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রীড়া হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য সাঁতারবিষয়ক প্রতিযোগিতার মধ্যে রয়েছে - ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার এবং ওয়াটার পোলো। | bn_wiki_2129_01 | যিনি সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি সর্বসমক্ষে কী নামে অভিহিত হন ? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"সাঁতারু",
"সাঁতারু"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2129 | সাঁতার (ক্রীড়া) | সাঁতার এক ধরনের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতাবিশেষ, যাতে প্রতিযোগীরা নির্দিষ্ট দূরত্বে দ্রুত অতিক্রমণের জন্য সচেষ্ট থাকেন। যিনি সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি সর্বসমক্ষে সাঁতারু নামে অভিহিত হন। বিভিন্ন দূরত্বে ও পর্যায়ের সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তন্মধ্যে ১৮৯৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সাঁতারের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে। বর্তমানে অলিম্পিক ক্রীড়ায় ১০০ মিটার থেকে শুরু করে ১৫০০ মিটার দূরত্বের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রীড়া হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য সাঁতারবিষয়ক প্রতিযোগিতার মধ্যে রয়েছে - ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার এবং ওয়াটার পোলো। | bn_wiki_2129_02 | কত সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সাঁতারের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে ? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"১৮৯৬",
"১৮৯৬"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |
bn_wiki_2129 | সাঁতার (ক্রীড়া) | সাঁতার এক ধরনের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতাবিশেষ, যাতে প্রতিযোগীরা নির্দিষ্ট দূরত্বে দ্রুত অতিক্রমণের জন্য সচেষ্ট থাকেন। যিনি সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি সর্বসমক্ষে সাঁতারু নামে অভিহিত হন। বিভিন্ন দূরত্বে ও পর্যায়ের সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তন্মধ্যে ১৮৯৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সাঁতারের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে। বর্তমানে অলিম্পিক ক্রীড়ায় ১০০ মিটার থেকে শুরু করে ১৫০০ মিটার দূরত্বের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রীড়া হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য সাঁতারবিষয়ক প্রতিযোগিতার মধ্যে রয়েছে - ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার এবং ওয়াটার পোলো। | bn_wiki_2129_03 | সাঁতারবিষয়ক অন্যান্য প্রতিযোগিতাগুলো কী কী ? | 1 | list | {
"answer_text": [
"ডাইভিং; সিনক্রোনাইজড সাঁতার; ওয়াটার পোলো",
"ডাইভিং; সিনক্রোনাইজড সাঁতার; ওয়াটার পোলো"
],
"answer_type": [
"multiple spans",
"multiple spans"
]
} |
bn_wiki_2129 | সাঁতার (ক্রীড়া) | সাঁতার এক ধরনের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতাবিশেষ, যাতে প্রতিযোগীরা নির্দিষ্ট দূরত্বে দ্রুত অতিক্রমণের জন্য সচেষ্ট থাকেন। যিনি সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি সর্বসমক্ষে সাঁতারু নামে অভিহিত হন। বিভিন্ন দূরত্বে ও পর্যায়ের সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তন্মধ্যে ১৮৯৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সাঁতারের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে। বর্তমানে অলিম্পিক ক্রীড়ায় ১০০ মিটার থেকে শুরু করে ১৫০০ মিটার দূরত্বের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রীড়া হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য সাঁতারবিষয়ক প্রতিযোগিতার মধ্যে রয়েছে - ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার এবং ওয়াটার পোলো। | bn_wiki_2129_04 | সাঁতার কোন সংস্থা কর্তৃক আন্তর্জাতিকভাবে পরিচালিত হয় ? | 0 | factoid | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_2129 | সাঁতার (ক্রীড়া) | সাঁতার এক ধরনের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতাবিশেষ, যাতে প্রতিযোগীরা নির্দিষ্ট দূরত্বে দ্রুত অতিক্রমণের জন্য সচেষ্ট থাকেন। যিনি সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন তিনি সর্বসমক্ষে সাঁতারু নামে অভিহিত হন। বিভিন্ন দূরত্বে ও পর্যায়ের সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তন্মধ্যে ১৮৯৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় সাঁতারের সর্বপ্রথম অন্তর্ভুক্তি ঘটে। বর্তমানে অলিম্পিক ক্রীড়ায় ১০০ মিটার থেকে শুরু করে ১৫০০ মিটার দূরত্বের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রীড়া হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য সাঁতারবিষয়ক প্রতিযোগিতার মধ্যে রয়েছে - ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার এবং ওয়াটার পোলো। | bn_wiki_2129_05 | সাঁতারে কাচি-লাথি ধারার প্রবর্তন হয় কীভাবে ? | 0 | causal | {
"answer_text": [
"",
""
],
"answer_type": [
"",
""
]
} |
bn_wiki_1937 | পৃথিবী | পৃথিবীর প্রায় এক চতুর্থাংশ ব্যাসার্ধ-বিশিষ্ট চাঁদ একটি অপেক্ষাকৃত বড় শিলাময় প্রাকৃতিক উপগ্রহ। গ্রহের আকার বিবেচনায় এটিই সৌরজগতের বৃহত্তম চাঁদ; যদিও ক্যারন তার বামন গ্রহ প্লুটো থেকে আপেক্ষিকভাবে বৃহত। পৃথিবীর ন্যায় অন্যান্য গ্রহের প্রাকৃতিক উপগ্রহগুলোকেও "চাঁদ" হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ এবং সৌর জগতের পঞ্চম বৃহৎ উপগ্রহ। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব হচ্ছে ৩৮৪,৪০৩ কিলোমিটার (২৩৮,৮৫৭ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ৩০ গুণ। চাঁদের ব্যাস ৩,৪৭৪ কিলোমিটার (২,১৫৯ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের এক-চতুর্থাংশের চেয়ে সামান্য বেশি। এর অর্থ দাড়াচ্ছে, চাঁদের আয়তন পৃথিবীর আয়তনের ৫০ ভাগের ১ ভাগ। এর পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বল পৃথিবী পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বলের এক-ষষ্ঠাংশ। পৃথিবী পৃষ্ঠে কারও ওজন যদি ১২০ পাউন্ড হয় তা হলে চাঁদের পৃষ্ঠে তার ওজন হবে মাত্র ২০ পাউন্ড। এটি প্রতি ২৭.৩ দিনে পৃথিবীর চারদিকে একটি পূর্ণ আবর্তন সম্পন্ন করে। প্রতি ২৯.৫ দিন পরপর চন্দ্রকলা ফিরে আসে অর্থাৎ একই কার্যক্রিয় আবার ঘটে। পৃথিবী-চাঁদ-সূর্য তন্ত্রের জ্যামিতিতে পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তনের কারণেই চন্দ্রকলার এই পর্যানুক্রমিক আবর্তন ঘটে থাকে। | bn_wiki_1937_01 | চাঁদ কি পৃথিবীর একটি অপেক্ষাকৃত বড় শিলাময় প্রাকৃতিক উপগ্রহ ? | 1 | confirmation | {
"answer_text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ"
],
"answer_type": [
"yes/no",
"yes/no"
]
} |
bn_wiki_1937 | পৃথিবী | পৃথিবীর প্রায় এক চতুর্থাংশ ব্যাসার্ধ-বিশিষ্ট চাঁদ একটি অপেক্ষাকৃত বড় শিলাময় প্রাকৃতিক উপগ্রহ। গ্রহের আকার বিবেচনায় এটিই সৌরজগতের বৃহত্তম চাঁদ; যদিও ক্যারন তার বামন গ্রহ প্লুটো থেকে আপেক্ষিকভাবে বৃহত। পৃথিবীর ন্যায় অন্যান্য গ্রহের প্রাকৃতিক উপগ্রহগুলোকেও "চাঁদ" হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ এবং সৌর জগতের পঞ্চম বৃহৎ উপগ্রহ। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব হচ্ছে ৩৮৪,৪০৩ কিলোমিটার (২৩৮,৮৫৭ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ৩০ গুণ। চাঁদের ব্যাস ৩,৪৭৪ কিলোমিটার (২,১৫৯ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের এক-চতুর্থাংশের চেয়ে সামান্য বেশি। এর অর্থ দাড়াচ্ছে, চাঁদের আয়তন পৃথিবীর আয়তনের ৫০ ভাগের ১ ভাগ। এর পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বল পৃথিবী পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বলের এক-ষষ্ঠাংশ। পৃথিবী পৃষ্ঠে কারও ওজন যদি ১২০ পাউন্ড হয় তা হলে চাঁদের পৃষ্ঠে তার ওজন হবে মাত্র ২০ পাউন্ড। এটি প্রতি ২৭.৩ দিনে পৃথিবীর চারদিকে একটি পূর্ণ আবর্তন সম্পন্ন করে। প্রতি ২৯.৫ দিন পরপর চন্দ্রকলা ফিরে আসে অর্থাৎ একই কার্যক্রিয় আবার ঘটে। পৃথিবী-চাঁদ-সূর্য তন্ত্রের জ্যামিতিতে পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তনের কারণেই চন্দ্রকলার এই পর্যানুক্রমিক আবর্তন ঘটে থাকে। | bn_wiki_1937_02 | পৃথিবীর ন্যায় অন্যান্য গ্রহের প্রাকৃতিক উপগ্রহগুলোকে কী হিসেবে অভিহিত করা হয় ? | 1 | factoid | {
"answer_text": [
"চাঁদ",
"চাঁদ"
],
"answer_type": [
"single span",
"single span"
]
} |