id
stringlengths 5
10
| text
stringlengths 32
27.8k
|
---|---|
doc-0 | যমেশ্বর বা জেমসওয়ার মন্দিরটি অত্যন্ত প্রাচীন মন্দির যা শিবকে উৎসর্গ করা হয়েছে এবং যম দ্বারা পূজা করা। ভারতবর্ষের ওড়িশা রাজ্যে ভুবনেশ্বরের কাছে যমেশ্বর পাটনায় এটি অবস্থিত। এটি ওড়িশার শিব মন্দির গুলির মধ্যে অন্যতম শিব মন্দির। ওড়িশার এই শিব মন্দিরটি ৭০০ থেকে ৬০০ বছরের প্রাচীন।
ইতিহাস
যমেশ্বর বা জেমসওয়ার মন্দিরটি পূর্ব ভারতের ওড়িশা রাজ্যে গড়ে ওঠে শিব পুজার উদ্দেশ্য। মন্দিরটি আজ থেকে প্রায় ৭০০-৬০০ বছর পূর্বে ১৩ তম থেকে ১৪ তম শতাব্দীতে নির্মান করা হয়েছিল। মন্দিরটি নির্মান করেছিল সেই সময়ের পূর্ব গঙ্গা রাজবংশের রাজত্ব কালে রাজ বংশের রাজাদের দ্বারা। মন্দিরটিতে সেই সময় থেকেই ভগবান শিবের পূজা হয়ে আসছে এই মন্দিরে। কথিত আছে এই মন্দিরে যমের দ্বারা শিবের পূজা হয়ে থাকে।
স্থাপত্য
যমেশ্বর মন্দিরটিতে প্রাচীন দেউল স্থাপত্য লক্ষ্য করা যায়। মন্দিরে প্রধানত ভীমানা রেখা দেউল শৈলীতে রয়েছে, জগ মোহন, পাধা দেউল শৈলীতে রয়েছে এবং একটি পৃথক মন্ডপ রয়েছে। মন্দিরের অনেক অংশ প্রাকৃতিক দুর্যোগ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মন্দিরটি বেলেপাথর দ্বারা নির্মিত। বাইরের প্রকারটি ল্যটেরাইট দ্বারা নির্মিত। মন্দিরের চারপাশের আইকনগুলির মধ্যে রয়েছে দিক্লালাস, অমর দম্পতি, নায়েক, বিদালাস, ইরিটিক্স, হাতি মিছিল ইত্যাদি। অভ্যন্তরীণ গড়াগড়ের একটি বৃত্তাকার ইউনিপিথের মধ্যে শিবলিঙ্গকে ঘিরে রয়েছে। প্রাচীর পূর্ব গঙ্গ রাজবংশের সময় ১৩ তম থেকে ১৪ তম শতাব্দীতে মন্দির নির্মিত হয়েছিল।
মন্দির স্থাপত্য ও শিল্পকলা গুলি রক্ষার চেষ্টা করা হচ্ছে।
উৎসব
এই মন্দিরের সাথে অমিতাভ অবস্থায় প্রধান উৎসব হল যন্তিয়া বা পূজিয়াটিয়া উৎসব যা দস্ত্রিভন ওশা নামে পরিচিত।এই উৎসব খুব জাঁকজম ভাবে পালিত হয় মন্দিরটিতে। অন্য উৎসবগুলি হচ্ছে শিবরাত্রি এবং কার্তিক পূর্ণিমা। এই মন্দিরে সমস্ত সোমবার এবং সংকরানা দিন গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনগুলিতে পূজার আয়োজন করা হয়ে থাকে। ভেরানী নকশার সময় এই মন্দিরটি পরিদর্শন করে এমন সব মানুষকে বলা হয় সকল দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্ত। দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্তির আশায় মানুষ এই মন্দিরের পরিদর্শন করতে আসেন।
চিত্রশালা
আরও দেখুন
ভুবনেশ্বরের মন্দিরসমূহের তালিকা।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Images of the temple on Indira Gandhi National Centre for the arts.
Temple report on Indira Gandhi National Centre for the arts.
শিব মন্দির
ভুবনেশ্বরের হিন্দু মন্দির
ওড়িশার মন্দির
ওড়িশার শিব মন্দির
১২শ শতাব্দীর হিন্দু মন্দির |
doc-1 | ওবায়দুল্লাহ হামযাহ (জন্ম: ১৯৭২) একজন বাংলাদেশি দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত, শিক্ষাবিদ ও অর্থনীতিবিদ। তিনি আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার ষষ্ঠ মহাপরিচালক ও আরবি বিভাগীয় প্রধান, আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের মহাসচিব, বাংলাদেশ তাহফীজুল কুরআন সংস্থার মহাসচিব, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের শরীয়াহ সুপারভাইজারি কমিটির সভাপতি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের শরীয়াহ সুপারভাইজারি কমিটির সভাপতি, বাংলা সাময়িকী মাসিক আত তাওহীদের সহকারী সম্পাদক এবং আরবি সাময়িকী বালাগুশ শরকের প্রধান সম্পাদক।
প্রারম্ভিক জীবন
হামযাহ ১৯৭২ সালে কক্সবাজার জেলার উখিয়া থানাধীন ডিগলিয়া পালং গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আমির হামযাহ। তিনি ডিগলিয়া পালং কাসেমুল উলুম মাদ্রাসায় প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন করেন। তারপরে আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ায় দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) সম্পন্ন করেন। উলা (স্নাতক) শ্রেণীতে আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ হতে কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন। ১৯৯২ সালে বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের অধীনে দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন। ১৯৯৩ সালে আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ায় উচ্চতর বাংলা সাহিত্য ও গবেষণা বিভাগ সমাপ্ত করেন।
কর্মজীবন
শিক্ষাজীবন সমাপ্তির পর দারুস সুন্নাহ কক্সবাজারে হাদিসের শিক্ষক হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে তার কর্মজীবনের সূচনা হয়। ১৯৯৪ থেকে ২০০০ পর্যন্ত ৬ বছর তিনি সৌদি আরবের ধর্ম ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের অধীনে শিক্ষক ও অনুবাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০১ সালে আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ায় শিক্ষক হিসেবে যােগদান করেন। ২০০৩/২০০৫ সালে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় রেডিও ইসলাম প্রােগ্রাম করেন। তিনি ২০০৮ সালে মক্কায় অনুষ্ঠিত আন্তঃধর্মীয় সংলাপে অংশ গ্রহণ করেন। ২০১২ সালে থাইল্যান্ডে প্রায় ৩০ টি কলেজ, ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও রেডিও ষ্টেশন, থাই মুসলিম টিভিতে তিনি দ্বীনি ও দাওয়াতী বক্তব্য দেন। তিনি ২০১৩ সালে বৈরুত , লেবাননে আরব লীগ ও আন্তর্জাতিক রেডক্রস কমিটির যৌথ উদ্যোগে আয়ােজিত আন্তর্জাতিক মানবিক আইন কোর্সে অংশ গ্রহণ করেন। ২০১৩ সাল থেকে তিনি সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের শরীয়াহ বাের্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনের পালনের তিনি এই বোর্ডের সভাপতি মনোনীত হন। তিনি চট্টগ্রামের হালিশহর এ ব্লক কেন্দ্রীয় মসজিদের খতিবের দায়িত্বও পালন করছেন। ২০১৯ সালের ১৩ আগস্ট বাংলাদেশ তাহফীজুল কুরআন সংস্থার মহাসচিব রহমতুল্লাহ কাউসার নিজামীর মৃত্যুর পর তিনি সংস্থার মহাসচিব নির্বাচিত হন। ২০২০ সালের ২৫ আগস্ট আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার মজলিসে শুরার এক অধিবেশনে তাকে সহকারী পরিচালক নিযুক্ত করা হয়। আব্দুল হালিম বুখারীর মৃত্যুর পর তিনি ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মনোনীত হন। ২০২২ সালের ৭ জুলাই তিনি মজলিসে শূরা কর্তৃক মাদ্রাসার মহাপরিচালক মনোনীত হন। ২০২২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর তাকে আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের মহাসচিব মনোনীত করা হয়। ২০২৩ সালের ৩ জুলাই তিনি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের শরীয়াহ সুপারভাইজারি কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
সম্মাননা
২০১৮ সালের ২২ আগস্ট বিশ্ব মুসলিম লীগ কর্তৃক ‘ইসলামে দয়া ও পরোপকারে তাৎপর্য’ বিষয়ের ওপর ৬৪টি দেশের মুসলিম স্কলারদের প্রবন্ধ গৃহীত হয়, তাদের মধ্যে ৮ জনের প্রবন্ধ নির্বাচিত হয়। ৮ জনের মধ্যে প্রথম অধিবেশনে প্রবন্ধ উপস্থাপনের জন্য মনোনীত হন ওবায়দুল্লাহ হামযাহ। বাংলাদেশ থেকে এ কনফারেন্সে তাকে সম্মাননা ও হজ্বের আমন্ত্রণ দেওয়া হয়।
প্রকাশনা
তিনি আরবি পত্রিকা বালাগুশ শরকের প্রধান সম্পাদক ও বাংলা সাময়িকী মাসিক আত তাওহীদের সহকারি সম্পাদক। তার রচিত ও সম্পাদিত বই সমূহের মধ্যে রয়েছে:
ইংরেজি
Charity in Islam : Benefits and Excellences.
Human Dignity and Dead Body Management in Islam
বাংলা
কুরআন ও আধুনিক বিজ্ঞান
বিপন্ন নারী
ইসলাম বনাম সন্ত্রাসবাদ
খ্রিস্টবাদের নগ্ন ছোবলে আক্রান্ত মুসলিম বিশ্ব
সন্তান প্রতিপালনে ইসলামের দিক নির্দেশনা
রাসূল সা . এর ভালবাসা বনাম অবমাননা
ব্যবসা বনাম সুদ : প্রেক্ষিত মুসলিম বিশ্ব
সন্ত্রাসবাদ : কারণ ও প্রতিকার
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী সা . এর অবদান
আমাদের তারুণ্য : প্রসঙ্গ ফেইসবুক
দারিদ্র্যতা একটি বিপদ, যাকাত মুক্তির রাজপথ
ইয়াবার ভয়াল থাবা : টার্গেট বাংলাদেশ
কুরআনের আলােকে রাসুল ( সা . )’র মর্যাদা ও অধিকার
নারী : হিজাবের ছায়ায় ফিরে এসাে
ইলমের মর্যাদা ও উলামায়ে দেওবন্দের অবদান
ইসলামী সংস্কৃতি বনাম অপসংস্কৃতি ইত্যাদি
আরও দেখুন
দেওবন্দি ব্যক্তিত্বের তালিকা
তথ্যসূত্র
১৯৭২-এ জন্ম
দেওবন্দি ব্যক্তি
মাতুরিদি ব্যক্তি
হানাফী ব্যক্তি
কক্সবাজার জেলার ইসলামি ব্যক্তিত্ব
বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ
বাংলাদেশী গবেষক
বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ
কক্সবাজার জেলার ব্যক্তি
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার শিক্ষার্থী
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার মহাপরিচালক
আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের মহাসচিব
সুন্নি ইসলামের পণ্ডিত
হানাফি ফিকহ পণ্ডিত
২০শ শতাব্দীর ইসলামের মুসলিম পণ্ডিত
জীবিত ব্যক্তি
বাংলাদেশী ইসলামপন্থী
২১শ শতাব্দীর বাঙালি
২১শ শতাব্দীর ইসলামের মুসলিম পণ্ডিত
বাংলাদেশী সুন্নি মুসলিম পণ্ডিত |
doc-2 | লালাবাজার ইউনিয়ন বাংলাদেশের সিলেট জেলার দক্ষিণ সুরমা উপজেলার একটি ইউনিয়ন।
অবস্থান ও সীমানা
পূর্বে জালালপুর ইউনিয়ন। পশ্চিমে অলংকারী ইউনিয়ন ও তেতলী ইউনিয়ন। উত্তরে তেতলী ইউনিয়ন ও সিলাম ইউনিয়ন। দক্ষিণে দয়ামীর ইউনিয়ন ও বালাগঞ্জ উপজেলা। দক্ষিণ সুরমা উপজেলা সড়কপথে দূরত্ব ১৫ কি:মি:।
ইতিহাস
প্রশাসনিক এলাকা
লালারগাও
কাটাদিয়া
ফুলদি
শাহ সিকন্দর
খতিরা।
বিবিদইল।
নাথপারা কুনামুরা।
অকিয়ার চর।
মোল্লার বন
আয়তন ও জনসংখ্যা
আয়তন- ২১.৬৩ বর্গ কি:মি। জনসংখ্যা-৩৬৩৮১ জন।
শিক্ষা
স্বাক্ষরতার হার
লালাবাজার ইউনিয়নের স্বাক্ষরতার হার ৬৮%
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
সরকার ১৩ টি
বেসরকারী ০৩ টি
কমিউনিটি ২ টি
বেসরকারী ৫ টি
কলেজের সংখ্যা ১ টি
মাদ্রাসার সংখ্যা - আলীয়া ০১ টি, কওমী ২ টি, অন্যান্য ২ টি।
দর্শনীয় স্থান
১।ফরিদপুর মাজার মসজিদ ২।বিবির মোকাম বিবিদইল
৩।বলদার হাওর।
৪।শেখ হাচিনা আবাস্থল ৫। তাল তলা,ফুলদি
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
হুশিয়ার আলী
জনপ্রতিনিধি
বর্তমান চেয়ারম্যান- পীর মো: ফয়জুল হক
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ইউনিয়ন |
doc-3 | কক ত্রিপুরা হলো ত্রিপুরার প্রথম ককবরক ভাষায় খবর চ্যানেল, ত্রিপুরার প্রথম ভাষাগত চ্যানেল হ'ল এটি, এই চ্যানেলটি অনেকগুলি সামাজিক কাজকর্মে লিপ্ত থাকে। কমল কলই প্রতিষ্ঠা করেছেন কক ত্রিপুরাকে। কক ত্রিপুরার নীতিবাক্য ত্রিপুরার বিভিন্ন ঘটনার বিষয়ে অজানা লোকদের মধ্যে সচেতনতা আনতে। নক্সিনফ্লুয়েন্সার অনুসারে কক ত্রিপুরা মাসিক ৫৫১-১৪৭০ মার্কিন ডলার উপার্জন করেন।
সহযোগী সাংবাদিকরা
কমল কলই - পরিচালক ও প্রধান সাংবাদিক
সইলেন কলই - ভিডিও সম্পাদক এবং অ্যাঙ্কর
আরও দেখুন
ককবরক লিপি
আগরতলা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ইউটিউবে কক ত্রিপুরা
২০১৪-এ প্রতিষ্ঠিত টেলিভিশন চ্যানেল ও স্টেশন |
doc-4 | যাল শতাব্দীতে শিল্প এবং স্থাপত্যে বিশেষ এক মোড় নেয়। সেই সময়ের বিল্ডিংগুলি মূলত শিল্প ও কারুকার্যের মিশেলে সাজানো হত। ঐতিহাসিকভাবে, ওই শতাব্দীতে রেনেসাঁস আন্দোলনের প্রভাব অত্যন্ত স্পষ্ট ছিল, যা শিল্পীদের দার্শনিক ও সৃজনশীল চিন্তাধারায় নতুন মাত্রা যোগ করেছিল। |
doc-5 | এম. এ. বারী বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার রাজনীতিবিদ ও মুক্তিযোদ্ধা। তিনি তৎকালীন খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।
প্রাথমিক জীবন
এম. এ. বারী বাগেরহাট জেলায় জন্মগ্রহণ করেন।
রাজনৈতিক জীবন
এম এ বারী তিনি ৬ দফা আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। তিনি ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে তৎকালীন খুলনা-৬ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
তথ্যসূত্র
সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি
জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বাগেরহাট জেলার রাজনীতিবিদ
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ
প্রথম জাতীয় সংসদ সদস্য
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জড়িত ব্যক্তি
বাগেরহাট জেলার ব্যক্তি
বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ |
doc-6 | বাংলাদেশী-কসোভান সম্পর্ক হ'ল বাংলাদেশ ও কসোভোর মধ্যকার বৈদেশিক সম্পর্ক। বাংলাদেশ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ এ কসোভো প্রজাতন্ত্রকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। এক বছর পরে একই তারিখে, নিউইয়র্কের কসোভান কনসাল তিউতা সাহাতকিজা এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন আনুষ্ঠানিকভাবে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
স্বাধীনতার ঘোষণায় প্রতিক্রিয়া
২০০৮ সালের ২৯ শে জুন, বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ। মরিয়ার্তির সাথে বৈঠককালে "বাংলাদেশ নতুন ইউরোপীয় দেশকে স্বীকৃতি দেবে" বলে নিশ্চিত করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে আশ্বাসও দিয়েছিলেন যে "বাংলাদেশ লবিং করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এশীয় মুসলিম দেশগুলি কসোভোকে স্বীকৃতি দেবে। বাংলাদেশ কসোভোর উন্নয়নে সক্রিয়ভাবে অবদান রাখবে "। ২০০৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশের তত্ত্ববধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী এবং মরিয়ার্তির মধ্যে বৈঠকের পরে, গণমাধ্যমকে বলা হয়েছিল যে কসোভো স্বীকৃতির প্রশ্নটি "বাংলাদেশ সরকারের সক্রিয় বিবেচনায়" রয়েছে। ২২ আগস্ট ২০০৯-এ এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মোহাম্মদ মিজারুল কায়েস বলেছিলেন, "এই মুহুর্তে আমরা কসোভোকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করি না"। তিনি বলেছিলেন যে তার সরকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে "অনেকগুলি বিষয়" বিবেচনা করবে। "আমরা যদি কসোভোকে চিনতে পারি তবে আমরা অবশ্যই একদিকে নিচ্ছি। তবে আমরা যদি তা না করি তবে আমরা কারও পক্ষ নিচ্ছি না, "তিনি বলেছিলেন। ২০০৯ সালের ১৫ নভেম্বর মার্কিন রাষ্ট্রদূত মরিয়ার্টির সাথে বৈঠকে কায়েস বলেছিলেন যে কসোভোকে বাংলাদেশের স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে একটি স্বাধীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, দেশের জাতীয় স্বার্থকে বিবেচনায় রেখে। মস্কোর সাথে সম্পর্ক জোরদার করার দিকে মনোনিবেশ করায় বাংলাদেশ এখনও কসোভোকে স্বীকৃতি দেয়নি বলে জানা গেছে - রাশিয়া বাংলাদেশকে [কোসোভো] স্বীকৃতি না দেওয়ার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ করেছিল। ২০১০ সালের ১৩ ই মে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিপু মনি বলেছিলেন যে আন্তর্জাতিক আদালত বিষয়টি সম্পর্কে কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছার পরে কসোভোর স্বাধীনতার স্বীকৃতি প্রদানের বিষয়ে তার দেশ সিদ্ধান্ত নেবে। ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সাথে বৈঠকের পর আলবেনিয়ান প্রধানমন্ত্রী সালি বেরিশা বলেছেন যে কসোভোকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ২০১২ সালের এপ্রিলে আঙ্কারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেওয়ার পর, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কসোভোকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, "আমরা এরইমধ্যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি এবং কসোভোর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। আপনি শীঘ্রই সুসংবাদ শুনতে পাবেন "। ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে, ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থার বাংলাদেশের বিশেষ প্রতিনিধি বলেছিলেন যে কসোভোর স্বীকৃতি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হবে।
স্বীকৃতি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কসোভো প্রজাতন্ত্রকে ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ সালে স্বাধীন রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এ বিষয়ে কসোভানের প্রধানমন্ত্রী ঈসা মোস্তফার কাছে মৌখিক নোট পাঠান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
তথ্যসূত্র
বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক |
doc-7 | সিম্পল ডেস্কটপ ডিসপ্লে ম্যানেজার (SDDM) হচ্ছে এক্স ১১ এবং ওয়েল্যান্ড উইন্ডো সিস্টেমের জন্য ডিসপ্লে ম্যানেজার (একটি গ্রাফিক্যাল লগইন প্রোগ্রাম)। এসডিডিএম স্ক্র্যাচ থেকে সি++১১ এ লেখা হয়েছে এবং কিউএমএলের মাধ্যমে থিমিং সমর্থন করে।
এসডিডিএম হল মুক্ত এবং উন্মুক্ত উৎসের সফটওয়্যার গ্নু জেনারেল পাবলিক লাইসেন্স সংস্করণ ২ বা তার পরবর্তী শর্তাবলী সাপেক্ষে।
গ্রহণ
২০১৩ সালে, ফেডোরা কেডিই সদস্যরা ফেডোরা ২১-এ এসডিডিএমকে ডিফল্ট করার সিদ্ধান্ত নেয়।
কেডিই প্লাজমা ৫ এর জন্য কেডিই ডিসপ্লে ম্যানেজারের উত্তরসূরি হিসেবে এসডিডিএম-কে বেছে নিয়েছে।
এসএক্সকিউটি ডেভেলপাররা ডিসপ্লে ম্যানেজার হিসেবে এসএসডিএমকে সুপারিশ করে।
আরো দেখুন
লাইটডিএম, লাইট ডিসপ্লে ম্যানেজার, আগে উবুন্টুর জন্য লিখিত, এখন স্বাধীন
জিডিএম, গ্নোমের জন্য ডিফল্ট গ্রাফিক্যাল লগইন প্রোগ্রাম
তথ্যসূত্র
কেডিই সফটওয়্যার |
doc-8 | হিতেশ্বর শইকীয়া (; ) হলেন অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দুইবার কার্যনির্বাহ করেছেন। তিনি মিজোরামের রাজ্যপাল হিসেবেও কার্যনির্বাহ করেছেন। সৈয়দা আনোয়ারা টাইমুর ও কেশব চন্দ্র গগৈর মন্ত্রীসভায় তিনি শিক্ষামন্ত্রীর পদে নিযুক্ত ছিলেন।
জন্ম এবং বংশ পরিচয়
১৯৩৪ সনের ৩ অক্টোবরে শিবসাগর জেলার সাপেখাতির কাছাকাছি বগাবগ চা বাগানে হিতেশ্বর শইকিয়ার জন্ম হয়। তার পিতার নাম হলধর শইকিয়া এবং মাতার নাম খরগেশ্বরী শইকিয়া। তাদের ছয়টি সন্তান ছিল। তারা আহোম সম্প্রোদায়ের লোক ছিলেন। হলধর শইকিয়া বগাবগ চা বাগানের প্রধান কার্যালয়ে সহায়ক রূপে চাকরি করতেন।
শিক্ষা
১৯৪৫ সনে হিতেশ্বর শইকিয়া দশ বছর বয়শে প্রাইমারি পর্যায়ের শিক্ষা সমাপ্ত করেন। তার পর নাজিরা উচ্চ ইংরাজি বিদ্যালয়ে নাম ভর্তি করেন। ১৯৫৩ সনে তিনি নাজিরা হাইস্কুল থেকে প্রবেশিকা পরিক্ষায় উর্ত্তিণ্ণ হন। ১৯৫৫ সনে তিনি কটন কলেজ থেকে দ্বিতীয় বিভাগে আ.ই. পরিক্ষায় উর্ত্তিণ্ণ হন। তারপর তিনি শ্বিলং-এর সেন্ট এডমান্ডস কলেজে নাম ভর্তি করেন। ১৯৫৭ সনে তিনি সেখান থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। তারপর ১৯৬০ সনে তিনি লক্ষ্ণৌ বিশ্ববিদ্যালয়তে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন।
কর্মজীবন
স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করার পর, ১৯৬০ সনের ৯ অক্টোবরে হিতেশ্বর শইকিয়া নাজিরা উচ্চতর মাধ্যমিক এবং বহুমুখী বিদ্যালয়ের শিক্ষক রূপে যোগদান করেন। নাজিরা এসোসিয়েটেড ক্লাব এবং নাজিরা নাট্য সমিতির সঙ্গেও তিনি জড়িত ছিলেন। তিনি বরতলা উচ্চ ইংরাজি বিদ্যালয়ের সম্পাদক পদেও ছিলেন। নাজিরাতে একটি মহাবিদ্যালয়ের স্হাপনের জন্যও তিনি অংশগ্রহণ করেছিলেন। তাছাড়া তিনি কিছুদিনের জন্য গড়গাঁও মহাবিদ্যালয়ের উপাধক্যরূপেও নিযুক্ত ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন
১৯৬৪ সনের ১৫ আগস্টে হিতেশ্বর শইকীয়া কংগ্রেজ দলে যোগদান করেন। প্রথমত, তিনি শিবসাগর জেলার যুব কংগ্রেজের সভাপতি এবং তারপর তিনি অসম প্রদেশ কংগ্রেজ কমিটির কার্যালয়ে সম্পাদকের দ্বায়িত্বে ছিলেন।
১৯৭২ সনে হিতেশ্বর শইকীয়া প্রথমবার অসম বিধানসভায় নাজিরা বিধানসভা সমষ্টির থেকে নির্বাচিত হন। শরং চন্দ্র সিংহের নেতৃতাধীনে অসম মন্ত্রীসভায় তিনি গৃহ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং জনসংযোগ বিভাগের রাজ্যিক পর্যায়ের মন্ত্রী হিসাবে নিযুক্ত হন। তারপর তিনি গৃহ দপ্তরের পূর্ণ পর্যায়ের মন্ত্রী হিসাবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। ১৯৭৬ সনের শেষের দিকে তিনি শিক্ষামন্ত্রীর দায়ীত্বভার গ্রহণ করেছিলেন। তদোপরি সৈয়দা আনোয়ারা টাইমুর এবং কেশব চন্দ্র গগৈর মন্ত্রীসভাতেও তিনি শিক্ষামন্ত্রীর পদে নিযুক্ত ছিলেন।
মুখ্যমন্ত্রী পদ
প্রথম কার্য্যকাল
১৯৮৩ সনে অনুষ্ঠিত হওয়া বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেজ বিজয়ী হয়। কংগ্রেজ দলের সর্বসন্মতিক্রমে হিতেশ্বর শইকীয়াকে মুখ্যমন্ত্রী পদের জন্য নির্বাচিত করা হয়। ১৯৮৩ সনের ২৭ ফেব্রুয়ারিতে তিনি অসমের মুখ্যমন্ত্রীরূপে শপথ গ্রহণ করেন। তার সাথে সাথেই অসমে রাষ্ট্রপতি শাসনের অন্ত পরে। মুখ্যমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করেই তিনি অসম আন্দোলনের সময় আশ্রয় শিবিরে থাকা সকলকে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত তথা অসমকে স্বাভাবিক অবস্থায় ঘুরিয়ে আনবে বলে বেতার বার্তাযোগে প্রচার করে আশ্বাস দিয়েছিলেন।
মুখ্যমন্ত্রী পদে থেকে তিনি অসমে বৃদ্ধ পেন্শন, বেকার সমস্যা, শিক্ষিত বেকারদের আত্ম প্রতিষ্ঠার জন্য বেংকের ঋণ, চন্দ্রপুরে স্থায়ী রাজধানীর আধারশিলা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য কাজে হাত দিয়েছিলেন। তার সময়ে কোকরাঝার, ধুবড়ী, করিমগঞ্জ, বরপেটা, শোণিতপুর এবং যোরহাট- এই ছয়টি জেলা এবং বিশ্বনাথ চারিআলি, গোঁসাইগাঁও, রঙিয়া, মানকাছার, দক্ষিণ শোলমারা, ওদালগুরি, চরাইদেউ, হোজাই- এই আঠটি মহকুমা গঠন করা হয়। তদুপরি তার সময় ব্রহ্মপুত্রের ওপর দ্বিতীয়তম দলং নরনারায়ণ সেতুর আধারশিলা স্থাপন করা হয়েছিল।
দ্বিতীয় কার্য্যকাল
১৯৯১ সনের ৩০ জুনে হিতেশ্বর শইকীয়া দ্বিতীয় বারের জন্য অসমের মুখ্যমন্ত্রী পদে নির্বাচিত হন। এই সময়কালে তার নির্মিত সরকারে কোনো উন্নয়নমূলক এবং জনহিতকর কাজ কর্ম করেননি বলে জনসাধারণ অভিযোগ তুলেছিল।
রাজ্যপালের পদ
১৯৮৫ সনে হিতেশ্বর শইকীয়া মিজোরামের রাজ্যপাল হিসাবে কার্যনির্বাহ করেছিলেন।
ব্যক্তিগত জীবন
হিতেশ্বর শইকীয়ার পত্নীর নাম ডঃ হেনপ্রভা শইকীয়া। তাদের তিনটি সন্তান: দেবব্রত, অশোক এবং গৌতম।
সম্মান এবং পুরস্কার
১৯৮৩ সনে দিল্লীর রাষ্ট্রীয় সংহতি পরিষদে হিতেশ্বর শইকীয়াকে রাষ্ট্র মানব উপাধিতে সম্মানিত করা হয়।
আক্রমণ
হিতেশ্বর শইকীয়াকে দুই বার প্রাণ নাশ করার জন্য চেষ্টা করা হয়েছিল। প্রথমবার ১৯৮১ সনের ১৯ এপ্রিল এবং দ্বিতীয়বার ১৯৮৩ সনের ১৯ নভেন্বরে।
মৃত্যু
১৯৯৬ সনের ২২ এপ্রিল হিতেশ্বর শইকীয়ার দিল্লীর অল ইণ্ডিয়া ইনষ্টিটিউট অফ মেডিকেল কলেজে পরলোকপ্রাপ্তি হয়।
তথ্যসূত্র
১৯৩৪-এ জন্ম
ভারতীয় রাজনীতিবিদ
১৯৯৬-এ মৃত্যু
আসামের ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ
১৯৩৬-এ জন্ম
কটন কলেজ, গুয়াহাটির প্রাক্তন শিক্ষার্থী
আসামের মুখ্যমন্ত্রী
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী
শিবসাগর জেলার ব্যক্তি
মিজোরামের রাজ্যপাল
আসাম বিধানসভার সদস্য ১৯৬৭-১৯৭২
আসাম বিধানসভার সদস্য ১৯৭২-১৯৭৮
আসাম বিধানসভার সদস্য ১৯৭৮-১৯৮৩
আসাম বিধানসভার সদস্য ১৯৮৩-১৯৮৫
আসাম বিধানসভার সদস্য ১৯৮৫-১৯৯১
আসাম বিধানসভার সদস্য ১৯৯১-১৯৯৬
আসামের রাজ্য মন্ত্রিপরিষদের মন্ত্রী |
doc-9 | মেদিনীপুর (বিধানসভা কেন্দ্র) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একটি বিধানসভা কেন্দ্র।
এলাকা
ভারতের সীমানা পুনর্নির্ধারণ কমিশনের নির্দেশিকা অনুসারে, ২৩৬ নং মেদিনীপুর বিধানসভা কেন্দ্রটি মেদিনীপুর পৌরসভা, চন্দ্র, ধেরুয়া, মনিদহ এবং তাঁতিগেরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত গুলি মেদিনীপুর সদর সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক এবং বাঁকিবন্ধ, গড়মাল, কর্ণগড়, কাশিজোড়া এবং শাতপতী গ্রাম পঞ্চায়েত গুলি শালবনি সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক এর অন্তর্গত।
মেদিনীপুর বিধানসভা কেন্দ্রটি ৩৪ নং মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্র এর অন্তর্গত।
বিধানসভার বিধায়ক
নির্বাচনী ফলাফল
২০১৬
২০১১
১৯৭৭-২০০৬
২০০৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে, সিপিআইয়ের সন্তোষ রানা ২২৩ নং মেদিনীপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেসের রাম প্রসাদ তেওয়ারি কে পরাজিত করেন। অধিকাংশ বছরে প্রতিযোগিতাগুলিতে প্রার্থীদের বিভিন্ন ধরনের কোণঠাসা করে ছিল কিন্তু শুধুমাত্র বিজয়ী ও রানার্সকে উল্লেখ করা হচ্ছে। সিপিআইয়ের পূর্ণেন্দু সেনগুপ্ত ২০০১ সালে তৃণমূল কংগ্রেসের গৌরী ঘোষকে পরাজিত এবং ১৯৯৬ সালে কংগ্রেসের দীনেন রায়কে পরাজিত করেন। সিপিআইয়ের কামাক্ষা চরন ঘোষ ১৯৯১ সালে কংগ্রেসের রাজ কুমার মিশ্রকে, ১৯৮৭ সালে কংগ্রেসের সমীর রায়কে এবং ১৯৮২ সালে আইসিএসের সমীর রায়কে পরাজিত করেন। জনতা পার্টির বঙ্কিম বিহারী পাল ১৯৭৭ সালে সিপিআই এর কামাক্ষা ঘোষকে পরাজিত করেন।
১৯৫৭-১৯৭২
সিপিআই এর বিশ্বনাথ মুখার্জী ১৯৭২ এবং ১৯৭১ সালে জয়ী হন। সিপিআই এর কামাক্ষা চরণ ঘোষ ১৯৬৯ এবং ১৯৬৭ সালে জয়ী হন। ১৯৬২ সালে কংগ্রেসের সৈয়দ শামসুল বারি জয়ী হন। কংগ্রেসের অঞ্জলি খান ১৯৫৭ সালে জয়ী হন।
তথ্যসূত্র
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা কেন্দ্র
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার রাজনীতি |
doc-10 | ধর্মপাল সিং গুপ্ত (জন্ম: ২১ আগস্ট ১৯২৫, দুর্গ জেলা, মধ্য প্রদেশ) ভারতের ৯ম লোকসভার সদস্য ছিলেন। তিনি ছত্তিসগড়ের রাজনন্দগাঁও আসনের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন এবং ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
১৯২৫-এ জন্ম
সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি
ছত্তিশগড় বিধানসভার সদস্য
ছত্তিশগড়ের লোকসভা সদস্য
নবম লোকসভার সদস্য
ছত্তিশগড়ের ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ
১৯৯৭-এ মৃত্যু
ছত্তিশগড়ের ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ
মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার সদস্য ১৯৬৭-১৯৭২
মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার সদস্য ১৯৭৭-১৯৮০ |
doc-11 | বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ (সংক্ষেপেঃ বানৌজা) আবু বকর বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি রূপান্তরিত টাইপ ০৫৩এইচ২ ফ্রিগেট যা ২০১৪ সালে যুক্ত হয়। ইসলামের ১ম খলিফায়ে রাশেদিন হযরত আবু বকর (রাঃ) এর সম্মানার্থে এটির নামকরণ করা হয়।
ইতিহাস
টাইপ ০৫৩এইচ২ এই ফ্রিগেটটি ২৮ ডিসেম্বর, ১৯৮৫ সালে হুডং শিপইয়ার্ডে নির্মিত হয়। যা ১৯৮৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর তারিখে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি নেভি'র পূর্ব সাগর নৌবহরে হুয়াংশি নামে যুক্ত হয়। পরবর্তীতে ২০১৩ সালে উহু নামে আরেকটি ফ্রিগেট সহ এই ফ্রিগেটটিকে বিমুক্ত করে এবং সংস্কার করতে জিয়াঙ্গান পোতাঙ্গনে পাঠায়। প্রয়োজনীয় সংস্কার কাজ শেষে উক্ত জাহাজ দুটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নিকট বিক্রয় করা হয়। বাংলাদেশে পৌঁছানোর পর জাহাজটি বানৌজা আবু বকর নামে ১ মার্চ, ২০১৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়।
বানৌজা আবু বকর ২১ থেকে ২৫ এপ্রিল ২০১৪ পর্যন্ত, চীনের শানডং প্রদেশের কিংডাওতে ১৪তম পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় নৌ সিম্পোজিয়াম এবং আন্তর্জাতিক ফ্লিট রিভিউ-২০১৪ অনুষ্ঠানে অংশ নেয়। সফরের সময়, জাহাজটি একটি শুভেচ্ছা মিশনে ক্লাং, মালয়েশিয়া, হংকং, সানিয়া, চীন এবং ফুকেট, থাইল্যান্ডের বন্দর পরিদর্শন করে।
১২ মার্চ, ২০১৫ সালে জাহাজটি ল্যাংকাউই ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অ্যান্ড অ্যারোস্পেস এক্সিবিশন (লিমা-২০১৫) এ অংশ নিতে মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। ফেরার পথে জাহাজটি একটি শুভেচ্ছা মিশনে মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন বন্দর পরিদর্শন করে। পরবর্তীতে ৩১ মার্চ ২০১৫ সালে চট্টগ্রামে আসে।
জাহাজটি ২০১৫ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর সাথে একটি বার্ষিক দ্বিপাক্ষিক অনুশীলন কোঅপারেশন অ্যাফ্লোট রেডিনেস অ্যান্ড ট্রেনিং (ক্যারাট) এ অংশ নেয়।
বানৌজা আবু বকর ২১ থেকে ২৩ অক্টোবর ২০১৫ পর্যন্ত একটি শুভেচ্ছা সফরে শ্রীলঙ্কার কলম্বো বন্দর পরিদর্শন করে।
২০১৭ সালে, জাহাজটি একটি আপগ্রেডেশন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গিয়েছিল যেখানে এর পুরানো চাইনিজ টাইপ ৩৫৪ সারফেস সার্চ রাডার এবং টাইপ ৫১৭এইচ-১ এয়ার সার্চ রাডারকে ইতালির তৈরি নতুন প্রজন্মের সেলেক্স ইএস ক্রোনোস নেভাল থ্রিডি মাল্টিফাংশন সি-ব্যান্ড এইএসএ রাডার দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল। এই নতুন রাডারের রেঞ্জ ২৫০ কিমি।
বানৌজা আবু বকর বঙ্গোপসাগরের উত্তরাঞ্চলে ৪ থেকে ৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখে ভারতীয় নৌবাহিনীর সাথে একটি দ্বিপাক্ষিক মহড়া বঙ্গসাগর-২০২০ এ অংশগ্রহণ করে। বঙ্গোসাগর মহড়া শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশ-ভারত সামুদ্রিক সীমান্তে সমন্বিত যৌথ প্যাট্রোল (করপ্যাট-২০২০) মহড়ায় অংশ নেয়।
বৈশিষ্ট্য ও যান্ত্রিক কাঠামো
বানৌজা আবু বকর জাহাজটির দৈর্ঘ্য , প্রস্থ এবং গভীরতা । জাহাজটিতে রয়েছে ২টি টাইপ ১২ই ৩৯০ ভোল্ট ডিজেল ইঞ্জিন; ৭,৮৮৫ অশ্বশক্তি (৮৮০ কিলোওয়াট)। যার ফলে জাহাজটি সর্বোচ্চ গতিতে চলতে সক্ষম। এছাড়াও জাহাজটিতে অত্যাধুনিক সারভাইলেন্স র্যাডার, অগ্নি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, গোলানিক্ষেপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, সাবমেরিন বিধ্বংসী রকেট, র্যাডার জ্যামিং ব্যবস্থা রয়েছে।
রণসজ্জা
ফ্রিগেটটি আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন কামান, ভূমি থেকে আকাশে এবং ভূমি থেকে ভূমিতে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র সহ নানাবিধ অস্ত্র ও সামরিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত। ফ্রিগেটটির রণসজ্জায় নিম্নোক্ত সমরাস্ত্র রয়েছে:
৪ কোষ বিশিষ্ট ২ টি সি-৮০২এ ক্ষেপণাস্ত্র। জাহাজ থেকে শত্রু জাহাজে বা ভূমিতে নিক্ষেপণযোগ্য এই ক্ষেপণাস্ত্র ২২০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে সক্ষম।
২টি 'পিজে ৩৩এ দ্বৈত ১০০ মিমি নেভাল গান' বা কামান যা সমুদ্র তটবর্তী লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে কার্যকর কামান।
৪টি 'টাইপ ৭৬ দ্বৈত ৩৭ মিমি এএ গান' বা কামান যা সমুদ্র তটবর্তী লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে কার্যকর কামান।
২টি ৫ টিউব বিশিষ্ট 'আরবিইউ-১২০০ এএসডাব্লিউ' রকেট লাঞ্চার ও
২টি 'ডেপথ চার্জ র্যাকস' যা নিমজ্জিত সাবমেরিনে আঘাত করতে পারে।
২টি ৬ ব্যারেল বিশিষ্ট 'মার্ক-৩৬ এসআরবিওসি' ডিকয় রকেট লঞ্চার যা শত্রু নিক্ষিপ্ত ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করার সক্ষমতা রাখে।
তথ্যসূত্র
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জাহাজ
১৯৮৫-এর জাহাজ |
doc-12 | কবিগান বাংলা লোকসংগীতের একটি বিশেষ ধারা। এই ধারায় লোককবিরা প্রতিযোগিতামূলক গানের আসরে অংশগ্রহণ করে থাকেন। গায়ককে কবি হতে হয়। তিনি মুখে মুখে পদ রচনা করেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে সুরারোপ করে গেয়ে থাকেন। কবিগান পরিবেশনকারীদের বলা হয় কবিয়াল। কবিগান এর মূলত একাধিক দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা ("বাদাবাদি")। যেখানে একদল প্রশ্ন গান("চাপান") গাইবে এবং সেই গান শেষ হলে অপর দলটি তার জবাব গান("উতোর") গাইবে। শেষ পর্যন্ত গানের প্রশ্নোত্তরের টক্করে যে দল সবচেয়ে ভালো বিবেচিত হবে তারাই বিজয়ী হবে।
প্রকৃতি
কবিগান সাধারণত দুটি দলের দ্বারা গীত হয়। প্রত্যেকটি দলের নেতৃত্বে থাকেন একজন "কবিয়াল" বা "সরকার"। তার সহকারী গায়কদের বলা হয় "দোহার"। এঁরা সাধারণত নেতার কথাগুলিই পুনরাবৃত্তি করেন। কবিগান শুরু হয় "বন্দনা" বা "গুরুদেবের গীত"-এর মাধ্যমে। "বন্দনা" অংশটি সরস্বতী, গণেশ, জনতা ও শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত হয়। এটি কবিয়াল যেমন উপযুক্ত করেন, তেমনভাবে গান। এরপর রাধাকৃষ্ণ বিষয়ক গান গাওয়া হয়। এটিকে কেউ কেউ "আগমনী" বলেন। এরপর চারটি বিষয়ভিত্তিক গান গাওয়া হয়ঃ "সখী সংবাদ", "বিরহ", "লহর" ও "খেউড়"। এরপর প্রতিযোগিতামূলক অংশটি শুরু হয়। কবিগানের আসরে এই অংশটিকে "কবির লড়াই"-ও বলা হয়। এই অংশে একজন গীতিকার-সুরকার মুখে মুখে গান বেঁধে অপর গীতিকার-সুরকারকে আক্রমণ করেন এবং তিনিও গানের মাধ্যমে সেই আক্রমণের প্রত্যুত্তর দেন।
ইতিহাস
সজনীকান্ত দাশ তার বাংলার কবিগান গ্রন্থে লেখেন, বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে প্রচলিত বিভিন্ন সাংগীতিক ধারার মিলনে কবিগানের জন্ম। এই ধারাগুলির নাম বহু বিচিত্র – তরজা, পাঁচালি, খেউড়, আখড়াই, হাফ আখড়াই, ফুল আখড়াই, দাঁড়া কবিগান, বসা কবিগান, ঢপকীর্তন, টপ্পা, কৃষ্ণযাত্রা, তুক্কাগীতি ইত্যাদি। ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত ও ড. হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়ের মতো খ্যাতনামা সাহিত্য গবেষকগণ কবিগান নিয়ে অনেক গবেষণা করেছেন।
ড. সুশীল কুমার দের মতে, অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে, এমনকি সপ্তদশ শতাব্দীতেও কবিগানের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়। কিন্তু কবিওয়ালাদের প্রকৃত বিকাশকাল হল ১৭৬০ থেকে ১৮৩০ সালের মধ্যবর্তী সময়। এই সময় বাংলা কাব্যের ধর্মীয় ও আনুষ্ঠানিক উপাদানগুলি ফিকে হয়ে আসতে শুরু করেছিল। বাংলা কাব্যও বৈষ্ণব কবিতার ধারা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছিল। অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে মুদ্রণযন্ত্রের আবির্ভাব এই বেরিয়ে আসার প্রচেষ্টাকে সার্থক করে তোলে। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষভাগ থেকে পরবর্তী অর্ধশতাব্দীকাল নব্য কবিগান এবং পাঁচালি গান কলকাতা ও তৎসংলগ্ন অঞ্চলে এতটাই জনপ্রিয়তা অর্জন করে যে সাহিত্যের অন্যান্য ধারাগুলির অস্তিত্বই বিপন্ন হয়ে পড়েছিল। পরবর্তীকালে কলকাতায় কবিগানের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেলেও গ্রামবাংলায় এর জনপ্রিয়তা কিছুমাত্র কমেনি।
ড. সুশীল কুমার দে কবিওয়ালাদের প্রশংসাই করেছেন। তার মতে, এঁরা ছিলেন সমাজের নিচু তলার মানুষ। সমাজের নিচু তলার মানুষদের মধ্যেই ছিল এঁদের জন্ম ও বিচরণ। তাই এই সমাজের চিন্তাভাবনা অনুভূতিগুলি তারা ভালই বুঝতেন। আধুনিক সাহিত্যকার সমাজের যে অংশকে অশিক্ষিত মনে করে আত্মতৃপ্তি লাভ করেন, সেই অংশে এঁদের জনপ্রিয়তা ছিল অবিসংবাদী।
শব্দ-ব্যবহার
মুখে মুখে রচিত হতো কবিগান যা পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে। পাশাপাশি শ্রোতাদেরকে চমক লাগানো ও মনঃসংযোগের লক্ষ্যে এতে শব্দ-ব্যবহারের কলা-কৌশলও বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়।
একই শব্দ একাধিকবার অল্প ব্যবধান বা ব্যবধান ছাড়াই ব্যবহার করে ধ্বনিতরঙ্গ সৃষ্টি করা।
একই শব্দ বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার করা।
ছন্দভঙ্গির পরিবর্তন করা।
কবিয়াল
একাধিক সংখ্যক কবিয়াল বা কবিওয়ালা জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। অষ্টাদশ থেকে বিংশ শতাব্দীর মধ্যবর্তীকালে কেবলমাত্র বীরভূম জেলাতেই শ তিনেক খ্যাতনামা কবিয়াল বিদ্যমান ছিলেন। এঁদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রাচীন কবিয়াল ছিলেন গোঁজলা গুঁই (আনু. ১৭০৪ - ?)। তার রচিত একটিমাত্র গান ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন। খুব সম্ভবত তিনি পেশাদার কবির দল গঠন করতে পেরেছিলেন। টপ্পা রীতিতে ও টিকারা-সংগীতে কবিগান করতেন। তার শিষ্য লালু–নন্দলাল, কেষ্টা মুচি, রঘুনাথ দাস ও রামজি থেকেই অষ্টাদশ শতাব্দী এবং পরবর্তীতে বিখ্যাত কবিয়ালদের উদ্ভব হয়। শোনা যায় রঘুনাথ দাস দাঁড়া-কবির প্রবর্তক। ঊনবিংশ শতাব্দীর কলকাতার বিখ্যাত কবিয়ালরা ছিলেন হরু ঠাকুর (১৭৪৯–১৮২৪), নিত্যানন্দ বৈরাগী (১৭৫১–১৮২১), রাম বসু (কবিয়াল) (১৭৮৬–১৮২৮), ভোলা ময়রা, যজ্ঞেশ্বরী দাসী, অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি ও ভবানী বণিক।
বাংলার অন্যান্য অঞ্চলের কবিয়ালরা হলেন বলহরি দে (১৭৪৩–১৮৪৯), শম্ভুনাথ মণ্ডল (১৭৭৩-১৮৩৩), তারকচন্দ্র সরকার (১৮৪৫–১৯১৪), রমেশচন্দ্র শীল (১৮৭৭–১৯৬৭), রাজেন্দ্রনাথ সরকার (১৮৯২–১৯৭৪), বিনয়কৃষ্ণ অধিকারী (১৯০৩–১৯৮৫), স্বরূপেন্দু সরকার (১৯৩৩-২০০৯) এবং গৌতম মজুমদার (১৯৭৪-২০১৯) সাতু রায়, ঠাকুরদাস চক্রবর্তী।
চারণকবি মুকুন্দ দাস প্রকৃতপক্ষে ছিলেন একজন কবিয়াল। বালিকা বধূ নামে এক বাংলা চলচ্চিত্রে তার চরিত্রটি চিত্রিত হয়। স্বাধীনতা সংগ্রামে মুকুন্দ দাসের গান কীভাবে জনসাধারণকে প্রভাবিত করেছিল, তাও এই চলচ্চিত্রে প্রদর্শিত হয়েছে।
এক বিখ্যাত কবিয়াল অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি ছিলেন জন্মসূত্রে পর্তুগিজ। তার জীবনী অবলম্বনে দুটি জনপ্রিয় বাংলা চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। একটি ছবিতে 'অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি'র নামভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন বিশিষ্ট বাঙালি অভিনেতা উত্তম কুমার। অপর ছবিটির নাম জাতিস্মর, তাতে কবিয়াল এন্টনির ভূমিকায় ছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়।
ঊনবিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় কবিয়াল ভোলা ময়রা গায়ক হিসেবে বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। তার গানে শ্রোতারা মন্ত্রমুগ্ধের মতো হয়ে থাকত। এই জাতীয় জনপ্রিয় বিনোদন অনুষ্ঠানের গুরুত্ব অনুধাবন করে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ভোলা ময়রার বিশেষ প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, "বাংলাকে জাগাতে যেমন রামগোপাল ঘোষের মতো বাগ্মী, হুতোম প্যাঁচার মতো আমুদে লোকের প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন ভোলা ময়রার মতো লৌকিক গায়কদের।" এঁর জীবন অবলম্বনেও ভোলা ময়রা নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়।
মুদ্রণ জগতে প্রবেশ
কবিওয়ালাগণ মুখে মুখে কবিতা বলেছেন ঠিকই; কিন্তু কখনোই এগুলো লিখে রাখেননি। লক্ষ্যণীয় যে, ঐসময় কোন ছাপাখানাও ছিল না। তাছাড়াও তাদের সমর্থক কিংবা পৃষ্ঠপোষকগণও কখনো কবিগান সংগ্রহ করার কথা ভাবেননি বা চিন্তা করেননি। তৎকালীন সমাজ জীবনে উৎসব-আনন্দের প্রয়োজনে কবিগানের আসর বসতো। এবং এ আসর বসার মাঝেই ছিল কবিগানের সার্থকতা ও সফলতা।
১৮৫৪ সালে সর্বপ্রথম কবি ঈশ্বর গুপ্ত কবিগান সংগ্রহ করা আরম্ভ করেন। এগুলো পরবর্তীতে তিনি সংবাদ প্রভাকর পত্রিকার পাতায় প্রকাশ করতে শুরু করেন। উল্লেখ্য, প্রাচীন সংবাদ প্রভাকর পত্রিকাটি ছিল কবি ঈশ্বর গুপ্তেরই সংবাদপত্র। এভাবেই পত্রিকাটির মাধ্যমে কবিগানের বিস্তৃতি ঘটতে শুরু করে।
আরো দেখুন
রমেশ শীল
মুকুন্দ দাস
অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি
তথ্যসূত্র
বাঙালি সংস্কৃতি
পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি
পল্লীগীতি
পশ্চিমবঙ্গের লোকসংগীত
বাংলাদেশের লোকসংগীত
বাংলাদেশী সংস্কৃতি
বাংলা কাব্য
সঙ্গীতের ভারতীয় ধরন |
doc-13 | জমিন হল বলিউডের একটি চলচ্চিত্র। এটি ১৯৪৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ভারতীয় সাদাকালো চলচ্চিত্র
১৯৪০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
ভারতীয় চলচ্চিত্র
১৯৪৩-এর চলচ্চিত্র
হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র |
doc-14 | সার্জিও লুইজ পরেরা অধিক পরিচিতি সার্জিও কাটো হিসাবে (জন্ম: ১৫ জুলাই, ১৯৬০) হলেন একজন ব্রাজিলীয় অভিনেতা, টেলিভিশন উপস্থাপক এবং কৌতুকাভিনেতা। স্কেলা রিও তে একটি সঙ্গীত অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে রিও দি জেনেরিওতে তার খ্যাতি ছড়িয়ে পরে। তারপর থেকেই বিভিন্ন বিজ্ঞাপন প্রচারণা, টিভি অনুষ্ঠান এবং ছায়াছবিতে তিনি কাজ করতে শুরু করেন। সার্জিও কাটো সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় এবং বর্তমান ফুটবল প্রশিক্ষক মাজারপির ভাই।
পেশা
প্রারম্ভিক জীবন
রিও দি জেনেরিওতে অবস্থিত Teatro O Tablado নামক একটি থিয়েটার থেকে তার অভিনয়ের যাত্রা শুরু করেন এবং সেখানেই তিনি পড়াশুনা ও কাজ চালিয়ে যান।
১৯৮২ সালে ব্রাজিলীয় এয়ার ফোর্সে যোগদান করেন এবং ১৯৮৫ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসেন। এখানে তিনি প্রথমে ক্যালিফোর্নিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ইংরেজি অধ্যয়ন করার পর ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলস থেকে ডিপ্লোমা অর্জন করেন।
সিনেমা এবং টিভি কর্মজীবন
সার্জিও কাটোর প্রথম সিনেমা হল ১৯৮৪ সালের Bete Balanço যেখানে তিনি একজন নর্তকীর অভিনয় করেন। ব্যালে শিল্পী থেকে তিনি একজন অভিনেতা হতে চেয়েছিলেন যা সম্পন্ন হয়েছিল Brenda Starr নামক সিনেমার দ্বারা যেখানে তিনি ব্রুক সিল্ডের সাথে একজন গাড়ি চালক হিসাবে অভিনয় করেন। পরবর্তিতে I Might Even Love You নামক সিনেমাতে তিনি একজন মদ পরিবেষক হিসাবে অভিনয় করেন।
চলচ্চিত্রের তালিকা
টেলিভিশন
চলচ্চিত্র
ফটো গ্যালারি
তথ্যসূত্র
১৯৬০-এ জন্ম
জীবিত ব্যক্তি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্রাজিলীয় অভিবাসী
মার্কিন টেলিভিশন অভিনেতা
মার্কিন পুরুষ মডেল
ক্যালিফোর্নিয়ার অভিনেতা |
doc-15 | সাধ বৈষ্ণববাদ বা মধ্ব বৈষ্ণববাদ বা ব্রহ্মসম্প্রদায় হিন্দুধর্মের বৈষ্ণব ঐতিহ্যের মধ্যে একটি। সাধ বৈষ্ণববাদ ত্রয়োদশ শতাব্দীর দার্শনিক মধ্বাচার্য দ্বারা প্রতিষ্ঠিত।
ঐতিহ্যটি প্রাচীন বেদ ও পঞ্চরাত্র গ্রন্থে এর শিকড় খুঁজে পায়। মাধব সম্প্রদায় বা সাধ বৈষ্ণব সম্প্রদায়কে ব্রাহ্ম সম্প্রদায় বলা হয়, যা আধ্যাত্মিক গুরুদের
উত্তরাধিকার সূত্রে ব্রহ্মা থেকে উদ্ভূত হয়েছে বলে উল্লেখ করে।
মাধব চূড়ান্ত বাস্তবতাকে ব্যক্তিগত ও সগুণ ব্রহ্ম (গুণ সহ পরম) হিসাবে দেবতা বিষ্ণু (নারায়ণ)-কে সমর্থন করেছেন। তাই দেবতা বিষ্ণু তাঁর সহধর্মিণী লক্ষ্মী সহ, এবং তাদের ঐশ্বরিক অবতার ও রূপকে এই ঐতিহ্যে শ্রদ্ধা করা হয় এবং পূজা করা হয়। সাধ বৈষ্ণবধর্মে, সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টির চেয়ে উচ্চতর, এবং তাই মোক্ষ শুধুমাত্র বিষ্ণুর কৃপা থেকে আসে, তবে একা প্রচেষ্টা থেকে নয়। সাধ বৈষ্ণবধর্ম জ্ঞানে, ভক্তি ও বৈরাগ্য হল মোক্ষের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ এবং কর্ম করাকেও পূজার রূপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাই সাধ বৈষ্ণবধর্মে, জ্ঞানযোগ, ভক্তিযোগ ও কর্মযোগ শ্রী বৈষ্ণবধর্মের তুলনায় মোক্ষ অর্জনের জন্য সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ যেখানে মোক্ষ লাভের জন্য শুধুমাত্র ভক্তিযোগ যথেষ্ট।
ব্যুৎপত্তি
সাধ বৈষ্ণববাদ শব্দটি সাধ থেকে উদ্ভূত হয়েছে, যার অর্থ "সত্য" এবং হিন্দু দেবতা বিষ্ণু। মধ্ব শব্দটি ঐতিহ্যের প্রতিষ্ঠাতা মধ্বাচার্যের নাম থেকে এসেছে। সম্প্রদায় শব্দটি হিন্দুধর্মীয় ঐতিহ্যকে বোঝায়। এর অনুসারীরা সাধ বৈষ্ণব নামে পরিচিত।
দর্শন ও ধর্মতত্ত্ব
সাধ বৈষ্ণববাদের দার্শনিক ভিত্তি মাধব দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, যিনি অদ্বৈত বেদান্ত মঠে অচ্যুতপ্রেক্ষার সাথে তার বৈদিক অধ্যয়ন শুরু করেছিলেন। কিন্তু গুরু ও শিষ্যের মধ্যে ক্রমাগত মতবিরোধ ছিল এবং অধ্যয়ন শীঘ্রই শেষ হয়। যাইহোক, তিনি এই গুরুর হাতে পূর্ণপ্রজ্ঞা নামে দীক্ষা গ্রহণ করেন এবং আনন্দ তীর্থ নামে তাঁর ভাষ্য রচনা করেন। মধ্বাচার্য তার নিজের গুরু অচ্যুতপ্রেক্ষাকে দ্বৈতবেদান্তে রূপান্তরিত করেছিলেন, যেমন রামানুজ তার অদ্বৈত গুরু যাদবপ্রেক্ষাকে রূপান্তরিত করে গোবিন্দসুরে বিশিষ্টাদ্বৈত রেখেছিলেন। মাধব এই ঐতিহ্যে বৈদান্তিক ও উপনিষদিক ধারণা নিয়ে আসেন এবং হিন্দু ঐতিহ্যে দ্বৈতবেদান্ত নামে দ্বৈতবাদের উপর গ্রন্থ রচনা করেন। তার ধারণা হল বেদান্তের তিনটি উপদর্শনের একটি, বাকি দুটি আদি শঙ্করের অদ্বৈত বেদান্ত (পরম অদ্বৈত) এবং রামানুজাচার্যের বিশিষ্টাদ্বৈত (যোগ্য অদ্বৈতবাদ) নামে পরিচিত।
মাধবের মতে, দিব্য ও আত্মা একে অপরের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। মাধবসম্প্রদায় বিষ্ণুকে সর্বোচ্চ হিন্দু দেবতা হিসেবে পূজা করে এবং মাধবকে সম্মান করে, যাকে তারা বিষ্ণুর পুত্র বায়ুর অবতার বলে মনে করে। মাধবধর্ম এই পৃথিবীতে বায়ুকে বিষ্ণুর প্রতিনিধি এবং হনুমান, ভীম ও মধ্বাচার্যকে তার তিন অবতার বলে মনে করে; এই কারণে, রামায়ণে হনুমানের এবং মহাভারতে ভীমের ভূমিকার উপর জোর দেওয়া হয়েছে, এবং মধ্বাচার্যকে বিশেষভাবে সম্মান করা হয়।
অগণিত গ্রন্থে মাধব দ্বারা বায়ুকে বিশিষ্টভাবে দেখানো হয়েছে।
মধ্বাচার্য ছিলেন কট্টর বৈষ্ণব যিনি হিন্দু দেবতাদের মধ্যে বিষ্ণুই সর্বোচ্চ এই বিশ্বাসকে জোর দিয়েছিলেন, এবং অন্য হিন্দু দেবতারা সমানভাবে সর্বোচ্চ হতে পারে এমন কোনো দাবি মেনে নিতে অস্বীকার করেন। মধ্বাচার্য বলেন যে আদিতে একজনই দেবতা ছিলেন এবং তিনি ছিলেন নারায়ণ বা বিষ্ণু। মধ্বাচার্য বলেছেন যে চূড়ান্ত ঐশ্বরিক বাস্তবতা, যাকে হিন্দু ঐতিহ্যগুলি ব্রহ্ম হিসাবে উল্লেখ করে এবং জীবাত্মা নামে পরিচিত পৃথক আত্মাগুলি স্বাধীন বাস্তবতা হিসাবে বিদ্যমান এবং এগুলি স্বতন্ত্র। মাধব বলেছেন "ব্রহ্মশব্দশ্চ বিষ্ণবেব", যে ব্রহ্ম শুধুমাত্র বিষ্ণুকে উল্লেখ করতে পারেন। মধ্বাচার্যের মতে, বিষ্ণু কেবল অন্য কোন দেব ছিলেন না, বরং তিনিই এক এবং একমাত্র পরম সত্তা ছিলেন। "যথেচ্চাসি তাথা কুরু" এর উপর মাধব আরও জোর দেন, যা শর্মা অনুবাদ করে ব্যাখ্যা করেছেন "সঠিক ও ভুলের মধ্যে বেছে নেওয়ার অধিকার রয়েছে, প্রতিটি ব্যক্তি তার নিজের দায়িত্ব ও নিজের ঝুঁকি থেকে বেছে নেয়"।
মাধবসম্প্রদায়ে, বিষ্ণু, লক্ষ্মী, ব্রহ্মা, বায়ু, সরস্বতী, শিব, পার্বতী, সুব্রহ্মণ্য ও গণেশ সহ সমস্ত দেবতাকে "তারতম্য বেধ" অনুসারে পূজা করা হয়। প্রকৃতপক্ষে, মধ্বাচার্য তাঁর তন্ত্র সারসংগ্রহে দেবতার পূজা পদ্ধতি স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। তার অনেক রচনায় মধ্বাচার্য শিবতত্ত্ব, পঞ্চমুখী শিব (রুদ্র) পূজা করার পদ্ধতি এবং পঞ্চাক্ষরী মন্ত্র—ওঁ নমঃ শিবায় এবং স্পষ্টভাবে শিব উপাসনার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। মাধবসম্প্রদায়ের অনেক বিশিষ্ট সাধক ও পণ্ডিত শিবের উপর স্তোত্র, স্তুতি ও গান লিখেছেন। ব্যাসতীর্থ রচিত "লঘু শিব স্তূতি", নারায়ণ পণ্ডিতাচার্য শিবস্তূতি এবং সত্যধর্মতীর্থ শ্রী রুদ্রম এর উপর ভাষ্য লিখেছেন। ভারতবিদ বি. এন. কে. শর্মা বলেছেন যে মাধবসম্প্রদায় শিবের উপাসনার বিরোধী নন। শর্মা বলেছেন, মধ্বাচার্যের বৈষ্ণববাদ অন্যান্য দেবতা যেমন শিব, পার্বতী, গণেশ, সুব্রহ্মণ্য এবং হিন্দু ধর্মালম্বীদের উপাসনার ক্ষেত্রে বেশি সহনশীল ও মানানসই। এই কারণেই কণক দাস যদিও তার প্রথম জীবনে তথাচার্যের প্রভাবে শিব ইত্যাদি উপাসনার বিরুদ্ধে শ্রী বৈষ্ণব মতবাদে সম্পূর্ণভাবে সন্মত হননি এবং পরে ব্যাসতীর্থের শিষ্য হয়েছিলেন।
মাধব শঙ্করের নির্গুণ ব্রহ্ম-এর ধারণাকে প্রত্যাখ্যান করেন—অর্থাৎ, বৈশিষ্ট্যহীন ব্রহ্ম—এবং সগুণ ব্রহ্ম—অর্থাৎ বৈশিষ্ট্যযুক্ত ব্রহ্ম—কে চূড়ান্ত ঐশ্বরিক বাস্তবতা হিসেবে গ্রহণ করেন। মাধব দর্শনে, ব্রহ্ম সমস্ত ইতিবাচক গুণাবলীর অধিকারী; এগুলোর মূলে রয়েছে অস্তিত্ব, চেতনা ও আনন্দ। একজন নৈর্ব্যক্তিক ব্রহ্ম, যেমন শঙ্করের নির্গুণ ব্রহ্ম এই কাজগুলি সম্পাদন করতে পারে না। মাধবের জন্য, ব্যক্তিগত ব্রহ্ম বিষ্ণুর থেকে আলাদা নয়, যাকে বৈষ্ণবরা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা, রক্ষণাবেক্ষণকারী ও ধ্বংসকারী বলে মনে করেন। মাধব দৃষ্টিভঙ্গি অনুসারে, কিছুই ব্রহ্মকে শর্ত দিতে পারে না। মাধবের মতে, ব্রহ্ম ন্যায় দর্শনের সীমিত অসীম ঐশ্বরিক বাস্তবতা নয় বা রামানুজের দর্শনের মতো বস্তু ও নিজের সাথে অবিচ্ছেদ্য সম্পর্কযুক্ত নয়। বরং, ব্রহ্মকে সম্পূর্ণ স্বাধীন হিসাবে দেখা হয়, কিন্তু জীবদের কার্যকলাপ, জ্ঞান ও অস্তিত্বের জন্য ব্রহ্মের উপর নির্ভরশীল হিসাবে দেখা হয়। বৈষ্ণব দৃষ্টিভঙ্গি অনুসারে, বিষ্ণু তাঁর ইচ্ছায় জগৎ সৃষ্টি করেন এবং বস্তু ও আত্মের জগতকে অস্তিত্বে আনেন। বস্তু ও আত্মা, যদিও একে অপরের কাছে বাস্তব ও অপরিবর্তনীয়, তারা ব্রহ্মের উপর নির্ভরশীল। জগৎ বিলুপ্তির সময়, বস্তু ও বস্তুগুলিকে ব্রহ্ম দ্বারা বিচ্ছিন্ন বুদ্ধিতে রূপান্তরিত করে এবং নিজেদেরকে বিচ্ছিন্ন বুদ্ধিতে রূপান্তরিত বলে মনে করা হয়; এটা বিশ্বাস করা হয়, এমনকি দ্রবীভূত অবস্থায়ও, ব্রহ্ম, পদার্থ ও জীব একে অপরের থেকে স্বতন্ত্র থাকে এবং একে অপরের সাথে মিশে যায় না।
টীকা
তথ্যসূত্র
উৎস
আরও পড়ুন
বহিঃসংযোগ
Dvaita.org
Tatvavada
বৈষ্ণব সম্প্রদায়
মাধব ঐতিহ্য
হিন্দু সম্প্রদায়
দ্বৈত বেদান্ত
বৈষ্ণব উপসম্প্রদায় |
doc-16 | রবার্ট মিলার কবে জন্মানো হয়েছিল? রবার্ট মিলার, যিনি একজন প্রসিদ্ধ চিত্রশিল্পী ছিলেন, তিনি ১৯১০ সালের ২৩ মার্চ কুইন্সল্যান্ডের ব্রিসবেন শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার কর্মজীবন অভিজ্ঞতা বিশেষত প্রকৃতি ও মানব প্রেক্ষাপটের মধ্যে সৌন্দর্য চিত্রায়নে বিশেষভাবে লক্ষ্যনীয় ছিল। তার শিল্পকর্ম বিভিন্ন মিউজিয়াম ও প্রিভেট কালেকশনে সংরক্ষিত রয়েছে।
তার যৌবনের পর্বে, মিলার অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলীয় বিভিন্ন অঞ্চলে ভ্রমণ করা এবং প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলীর সাথে তার অন্তরঙ্গ সংযোগ তুলে ধরার নানা চিত্রকর্ম সৃষ্টি করা তার প্রিয় কাজ ছিল। কুইন্সল্যান্ডের মাউন্ট ইসা মাইনিং এলাকায় কাজ করার সময় খনিজ বস্তুর উপর আঁকা প্রাথমিক চিত্রকর্মগুলো তাঁর প্রথম পেশাদারি পরিচিতি দেয়।
মিলার তার পূর্ণ যৌবনে বিভিন্ন আর্ট গ্যালারি ও প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করেন এবং তার কিছু বিখ্যাত শিল্পকর্মগুলি শিল্পপ্রেমীদের মাঝে ব্যাপক প্রশংসা লাভ করে। ১৯৫৬ সালে মেলবোর্ন আর্ট ফেয়ারে তাঁর সর্বশেষ প্রদর্শনীতে তাঁর কাজের বিষয়বস্তুর সূক্ষ্মতা ও ব্যাখ্যা সমসাময়িক শিল্পরীতির অগ্রণী দিক হিসেবে উল্লেখিত হয়ে আসে।
রবার্ট মিলারের সৃষ্টিগুলোর মধ্যে প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলী, পুরানো ভবন, উদ্ভিদ ও জীবজন্তুর বিস্তারিত আঁকায় তার প্রতিভা অসামান্য ছিল। তাঁর শেষজীবনে সৃষ্ট চিত্রকর্মগুলো মূলত ঐতিহাসিক বিষয় ও চরিত্রগুলোর পুনরুজ্জীবন প্রকৃতিস্থানীয়করণে নিবদ্ধ ছিল। মিলারের শিল্পকর্মগুলিতে সারল্য এবং গভীরতার সমন্বয় তাঁকে এক বিশেষ মর্যাদায় নিয়ে এসেছে।
রবার্ট মিলারের মৃত্যু ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর তাঁর নিজ শহর ব্রিসবেনে ঘটে। তাঁর শিল্পজীবনী অস্ট্রেলিয়ার আর্ট হিস্টোরির এক অনন্য অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত। |
doc-17 | লোনাওয়ালা () ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের পুনে জেলার একটি শহর।
জনসংখ্যার উপাত্ত
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে লোনাওয়ালা শহরের জনসংখ্যা হল ৫৫,৬৫০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৪% এবং নারী ৪৬%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৭৫%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮১% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৬৯%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে লোনাওয়ালা এর সাক্ষরতার হার বেশি।
এই শহরের জনসংখ্যার ১১% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
পরিবহন
লোনাওয়াল রেলওয়ে স্টেশন
তথ্যসূত্র
মহারাষ্ট্রের শহর
মহারাষ্ট্রের পার্বত্য স্টেশন
মহারাষ্ট্রে পর্যটন |
doc-18 | হরিনছড়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Acraea terpsicore) এক প্রজাতির প্রজাপতি, যাদের মূল শরীর এবং ডানা বাঘ রঙের ও তাতে কালো ফুটকি এবং ছোপযুক্ত। এরা ‘নিমফ্যালিডি’ পরিবারের সদস্য।
আকার
প্রসারিত অবস্থায় হরিনছড়ার ডানার আকার ৫০-৬৫ মিলিমিটার দৈর্ঘ্যের হয়।
বিস্তার
সাধারণত এই জাতীয় প্রজাপতিটি সমগ্র ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে প্রচুর পরিমানে দেখা যায়। এছাড়া হিমালয়ের ৬৫০০ ফুট উচ্চতা অব্দি এদের দেখা যায়। নেপাল ও শ্রীলঙ্কা, সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বত্র দেখা যায়। এরা একটু খোলামেলা ফাঁকা জায়গা পছন্দ করে। হরিনছড়ারা সাধারনত রুক্ষ-শুষ্ক খোলা প্রান্তর ঝোপে, লতা গুল্মের জঙ্গলে অথবা জলের ভেজা পুকুর ধারের মাটিতে বেশি দেখতে পাওয়া যায়।
বর্ণনা
এই প্রজাপতির উভয় ডানা বাঘ রঙের এবং ডানার পার্শ্বপ্রান্তে কালো পাড়। পিছনের ডানায় এই পাড় বেশি চওড়া আবার পাড়ের ওপর সাদা সাদা ফুটকি দেখা যায়। সামনের ডানা বেশ লম্বা এবং শীর্ষ গোলাকার। এই গোলাকার ভাবটা পিছনের ডানাতে বেশি ভালো বোঝা যায়। মাথা ও বুকে কালোর ওপর সাদা ফুটকি দেখা যায়। হরিনছড়ার শরীর থেকে একরকম দুর্গন্ধযুক্ত হলুদ তৈলাক্ত তরল বের হয় তাই কয়েকটি জাতের বিশেষ খাদকরা ছাড়া অন্যান্য খাদকরা এদের খায় না। যৌন মিলনের পর স্ত্রী প্রজাপতির উদরের শেষ প্রান্তে কাঁটার মতো শক্ত গোঁজ তৈরী হয় দেখতে অনেকটা সামনের দিকে মুখ বাঁকানো গোলাপের কাঁটার মতো, যার ফলে স্ত্রী প্রজাপতি পুনরায় যৌন মিলনে সক্ষম হয় না।
আচরণ
এদের ওড়ার ভংগি ধীর এবং দূর্বল প্রকৃতির। মাটির কাছাকাছিতে এরা উড়তে থাকে। ফুলের মধুর প্রতি এদের আসক্তি দেখা যায়।
বৈশিষ্ট্য
ডিম
হরিনছড়ার ডিম হলুদ বর্ণের এবং ঈষৎ লম্বাটে গম্বুজের মতো আকৃতির হয় এবং মাথাগুলি গোল হয়। সাধারণত এরা পাতার নিচের পিঠে এর একবারে ১৫-২০টা ডিম পাড়ে। এর থেকেও বেশি সংখ্যার ডিম অনেক সময় লক্ষ্য করা যায়।
শূককীট
শূককীট গুলি লম্বাটে এবং লালচে বাদামি রঙের হয়, শরীরের নিচের দিকের রঙ পীতাভ সাদা। এদের সারা দেহখন্ডে লম্বা লম্বা কাঁটা থাকে,যেগুলো রোঁয়া যুক্ত ও শাখাযুক্ত হয়।
আহার্য উদ্ভিদ
এই শূককীট বিভিন্ন প্রজাতির প্যাশন ফ্লাওয়ার যেমন- ঝুমকোলতা Passiflora foetida, Passiflora edulis, Passiflora subpeltata ইত্যাদি পাতার রসালো অংশ ও কচি পাতা আহার করে।
মূককীট
মূককীট এর রঙ সাদা এবং তার গায়ে কালো রেখা ও ফুটকি দেখা যায়। আকৃতি লম্বাটে। পিঠের দুই পাশ ঘেঁষে ফ্যাকাশে লাল বা কমলা রঙের বিন্দু সারি দিয়ে থাকে। এরা মূককীট অবস্থায় গাছের পাতার নিচের দিকে, ডালে, শুকনো কাঠিতে ঝুলে থাকে।
চিত্রশালা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ভারতের প্রজাপতি
পশ্চিমবঙ্গে প্রাপ্ত নিমফ্যালিডি গোত্রের প্রজাপতি
এশিয়ার প্রজাপতি
১৭৫৮-এ বর্ণিত প্রজাপতি
কার্ল লিনিয়াস কর্তৃক নামকরণকৃত ট্যাক্সা |
doc-19 | ভূতের বাচ্চা সোলায়মান মুহম্মদ জাফর ইকবাল রচিত একটি শিশুতোষ কল্পকাহিনী যা ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাগৃতি প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশের পূর্বেই ২০০৬ সালে একই নামের একটি নাটক এনটিভিতে প্রচারিত হয়েছিল। ২০১৮ সালের ৩রা মার্চ মুহম্মদ জাফর ইকবালের উপর হত্যাপ্রচেষ্টা চালানোর কারণ হিসেবে আক্রমণকারী এই বইটির কথা উল্লেখ করে।
প্রধান চরিত্রগুলো
নিতু
দবির, নিতুর মধ্যপ্রাচ্য ফেরত চাচা
সোলায়মান, ভূতের বাচ্চা
গল্প সংক্ষেপ
গল্পের প্রধান চরিত্র নীতু। নীতুর দূরসম্পর্কের চাচা 'দবির' মধ্যপ্রাচ্য থেকে নীতুদের বাসায় বেড়াতে আসে। তিনি ছোটদের দেখতে পারে না এমনকি মেয়েদের পড়ালেখা নিয়ে কটুবাক্য করে। এছাড়াও দেশি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে বিভিন্নভাবে হেয় করতে দবির চাচা সর্বদা বদ্ধ পরিকর। দবির চাচাকে শিক্ষা দিতে নীতু আর তার চাচাতো ভাই-বোনেরা প্লানচ্যাটে বসে ভূত ডাকতে। তাদের ডাকে একটি বাচ্চা ভূত সাড়া দেয়। এই বাচ্চা ভূতটির নামই হল সোলায়মান। সোলায়মান নীতুদের ডাকে আসলেও আর নিজে নিজে ফিরে যেতে পারেনা। এদিকে নীতুর দবির চাচা বাচ্চা ভূতের ব্যাপারটি জানতে পেরে সোলায়মানকে বিদেশী টিভি চ্যানেলের কাছে বিক্রি পায়তারা করে। এই পরিকল্পনা মোতাবেক নীতুকে আটকে ভূতের বাচ্চা সোলায়মানকে অপহরণও করে। নীতুর চাচাতো ভাই-বোনেরা নীতুকে উদ্ধার করে আবার প্লানচ্যাটে বসে। ভূতের বাচ্চা সোলায়মানের মা এসে এবার তাকে নিয়ে যায়। দবির যাদের কাছে ভূতের বাচ্চা বিক্রির ফন্দি করেছিল তারা এসে দবিরকে গণধোলাই দেয়।
নামকরণ বিতর্ক ও মুহম্মদ জাফর ইকবাল হত্যাপ্রচেষ্টা
বইটি প্রকাশের পরপরই এর নামকরণ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মুহম্মদ জাফর ইকবালকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ আনেন। বইটির নিষিদ্ধকরণ দাবির পাশাপাশি এবং লেখককেও ব্যক্তিগত আক্রমণ হতে থাকে। বাংলাদেশি নারীবাদী লেখিকা তসলিমা নাসরিনসহ অনেককেই সেই সময় এইসব সমালোচনার পাল্টা উত্তর দিতে দেখা গেছে।
২০১৮ সালের ৩রা মার্চ মুহাম্মদ জাফর ইকবালকে হত্যাপ্রচেষ্টাকারী, ফয়জুর রহমান ওরফে ফয়জুল ঘটনাস্থলে ধরা পড়ে। জিজ্ঞাসাবাদে জঙ্গিবাদে বিশ্বাসী ফয়জুর লেখকের উপর আক্রমণের কারণ হিসেবে এই বইয়ের কথা উল্লেখ করলে বইটি আবার আলোচনায় আসে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
গুডরিডসে ভূতের বাচ্চা সোলায়মান
রকমারিতে ভূতের বাচ্চা সোলায়মান
২০১৭-এর বই
মুহম্মদ জাফর ইকবালের বই |
doc-20 | উদালগুড়ি শহরের ইতিহাস এবং পর্যটন স্থল সম্পর্কে একটি গভীর দৃষ্টিপাত
উদালগুড়ি, আসাম রাজ্যের একটি প্রাচীন ও ঐতিহাসিক শহর, যা তার অনন্য সাংস্কৃতিক ধারাবাহিকতা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য খ্যাত। ভারতের আসাম রাজ্যের মানচিত্রে এই শহরের অবস্থান অনেক পর্যটক ও ইতিহাসপ্রেমীদের চোখে পড়ে। উদালগুড়ির আশেপাশের এলাকায় বিভিন্ন ধরণের পাহাড়, নদী ও প্রাকৃতিক পর্যটন স্থল রয়েছে, যা পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
শহরের ইতিহাসের পাতায়, উদালগুড়ির ঐতিহাসিক স্থানসমূহ যেমন প্রাচীন মন্দির, দুর্গ ও ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্বের স্মারক বিভিন্ন যুগের কাহিনী বলে দেয়। এই শহর বরাক উপত্যকা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর কোলে গড়ে উঠা একটি শান্ত ও ছায়াঘেরা স্থান।
উদালগুড়ি সম্পর্কে পর্যটন তথ্য বলতে গেলে, এখানে কিছু প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দির আছে যা বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ডের নকশায় বানানো হয়েছে। ঐতিহাসিক ঘটনাবলীর সাথে সাথে নীতি ও সংস্কৃতির প্রেক্ষাপটের মিল পাওয়া যায় এখানকার নির্মাণ শৈলীতে। এছাড়াও এখানে বহু পুরানো চা বাগানের সারি দেখে অনেকে মুগ্ধ হন, যা বিশ্বের চা উৎপাদন শিল্পে উদালগুড়িকে একটি বিশেষ স্থান দি দেয়।
এই শহরের নৈসর্গিক পরিবেশ সংরক্ষণ এবং পারিস্থিতিক পর্যটনের উন্নয়নে স্থানীয় সরকার এবং বিভিন্ন এনজিও মিলেমিশে কাজ করে চলেছে। প্রাকৃতিক রিজার্ভ, উদ্যান ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণালয় শহরটিতে পর্যটকদের অনন্য অভিজ্ঞতা দেয়।
পর্যটনের পাশাপাশি উদালগুড়ি তার শিল্প ও হস্তশিল্পের জন্যও পরিচিত। বাঁশ ও বেত থেকে তৈরি বিভিন্ন দ্রব্য, হস্তনির্মিত তাঁত কাপড় ও বুনন শিল্পের নানান নিদর্শন উদালগুড়িতে দেখা যায়। এগুলোর হস্তশিল্প মেলা এবং উৎসবগুলি বছরজুড়ে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে যা শিল্পীদের পরিশ্রম এবং সৃজনশীলতাকে উদযাপন করে।
সব মিলেই উদালগুড়ি একটি বহুমুখী ও বহুমাত্রিক শহর যা ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, প্রাকৃত সৌন্দর্য এবং আধুনিকতা সবকিছুর সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে। এই শহরের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্য যা কিনা বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অমূল্য সম্পদ হিসেবে গণ্য হয়। |
doc-21 |
১৮৫ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির একটি সাধারণ বছর।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
১৮৫ |
doc-22 | মিহির রঞ্জন হালদার (জন্ম: ১৯৬১) একজন বাংলাদেশী প্রকৌশলী ও শিক্ষাবিদ। তিনি খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়টির বর্তমান উপাচার্য।
জন্ম
তিনি ১৯৬১ সালে খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার পারবটিয়াঘাটা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা হরেন্দ্র নাথ হালদার ও মায়ের নাম সুন্দরী হালদার।
শিক্ষাজীবন
মিহির রঞ্জন হালদার তৎকালীন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), রাজশাহী থেকে ১৯৮২ সালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব স্ট্র্যাথক্লাইড থেকে ১৯৯১ সালে এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ও ভারতের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, খড়গপুর থেকে ২০০২ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
কর্মজীবন
মিহির রঞ্জন হালদার ১৯৮৪ সালে তৎকালীন বিআইটি, রাজশাহীতে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৮৬ সালে একই পদে যোগ দেন বিআইটি, খুলনায়। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি ১৯৮৭ সালে সহকারী অধ্যাপক, ২০০২ সালে সহযোগী অধ্যাপক ও ২০০৪ সালে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অধ্যাপক পদে উন্নীত হন।
কর্মজীবনে অধ্যাপনার পাশাপাশি তিনি কুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন, একাধিক বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষার্থী হলের প্রভোস্ট, পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ), কুয়েটের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, রুয়েটের সিন্ডিকেট সদস্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
মিহির রঞ্জন হালদার ২০২২ সালে পরবর্তী চার বছরের জন্য খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন।
প্রকাশনা
দেশে ও বিদেশের বিভিন্ন জার্নালে তার ৪০টির বেশি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে।
তথ্যসূত্র
১৯৬১-এ জন্ম
খুলনা জেলার ব্যক্তি
বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ
বাংলাদেশী প্রকৌশলী
আইআইটি খড়গপুরের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য |
doc-23 | {{Infobox country
| latd = 53
| latm = 55
| latNS = N
| longd = 27
| longm = 33
| longEW = E
| conventional_long_name = বেলারুশ প্রজাতন্ত্র
| native_name =
| image_flag = Flag of Belarus.svg
| image_coat = Coat of arms of Belarus (official).svg
| common_name = বেলারুশ
| symbol_type = জাতীয় প্রতীক
| national_anthem =
| image_map = Europe-Belarus.svg
| map_caption =
| capital = মিন্স্ক
| largest_city = রাজধানী
| official_languages =
| ethnic_groups = {{unbulleted list
| ৭৬.৭% বেলারুশীয়
| ১০.০৬℅ বৌদ্ধ' | ৫.৩% রুশী
| ৩.১% পোল
| ১.৭% ইউক্রেনীয়
| ০.১% তাতার
| ০.১% ইহুদী
| ৩.০% অন্যান্য
}}
| demonym = বেলারুশীয়
| government_type = Unitary presidential republic
| leader_title1 = রাষ্ট্রপতি
| leader_name1 = আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো
| leader_title2 = প্রধানমন্ত্রী
| leader_name2 = আন্দ্রেই কোবিকোভ
| legislature = জাতীয় অধিবেশন
| upper_house = প্রজাতন্ত্র পরিষদ
| lower_house =
| sovereignty_type = গঠন
| sovereignty_note =
| established_event1 = Principality of Polotsk
| established_date1 = ৯৮৭
| established_event2 = লিথুয়ানিয়ার গ্র্যান্ড ডিউক
| established_date2 = প্রায় ১২৩৬
| established_event3 = পোলিশ-লিথুয়েনীয় কমনওয়েলথ
| established_date3 = ১লা জুলাই ১৫৬৯
| established_event4 = রুশ সাম্রাজ্যের মধ্যে রাজ্যভুক্ত
| established_date4 = ১৭৯৫
| established_event5 = রুশ সাম্রাজ্যের থেকে স্বাধীন; বেলারুশিয়ান গণপ্রজাতন্ত্রী
| established_date5 = ২৫শে মার্চ ১৯১৮
| established_event6 = লিথুয়েনীয়-বেলোরুশিয়ান এসএসআর
| established_date6 = ১৭ই ফেব্রুয়ারি ১৯১৯
| established_event7 = বেলোরুশিয়ান এসএসআর
| established_date7 = ৩১শে জুলাই ১৯২০
| established_event8 = পশ্চিমা বেলারুশের সোভিয়েত আত্মসাৎ
| established_date8 = ১৫ই নভেম্বর ১৯৩৯
| established_event9 = রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব ঘোষণা
| established_date9 = ২৭শে জুলাই ১৯৯০
| established_event10 =
| established_date10 = ২৫শে আগস্ট ১৯৯১
| established_event11 = স্বাধীনতা স্বীকৃত
| established_date11 = ২৬শে ডিসেম্বর ১৯৯১
| established_event12 = বর্তমান সংবিধান
| established_date12 = ১৫ই মার্চ ১৯৯৪
| area_km2 = 207595
| area_rank = ৮৫তম
| area_sq_mi = 80155
| percent_water = 1.4% ()
| population_estimate = 9,498,700
| population_estimate_year = ২০১৬
| population_census_rank = ৮৭তম
| population_density_km2 = 45.8
| population_density_rank = ১৪২তম
| population_density_sq_mi = 120.8
| GDP_PPP = $১৬৪.৮৩৭ বিলিয়ন
| GDP_PPP_year = ২০১৬
| GDP_PPP_rank =
| GDP_PPP_per_capita = $১৭,৪৪০
| GDP_PPP_per_capita_rank =
| GDP_nominal = $৪৫.৮৮৭ বিলিয়ন
| GDP_nominal_year = ২০১৬
| GDP_nominal_rank =
| GDP_nominal_per_capita = $৪,৮৫৫
| GDP_nominal_per_capita_rank =
| Gini = 26.5
| Gini_year = ২০১১
| Gini_change = decrease
| Gini_ref =
| Gini_rank = ১১তম
| HDI = 0.798
| HDI_year = ২০১৪
| HDI_change = increase
| HDI_ref =
| HDI_rank = ৫০তম
| currency = New Belarusian rubled
| currency_code = BYN
| time_zone = FET
| utc_offset = +৩
| date_format = dd.mm.yyyy
| drives_on = ডান
| calling_code = +৩৭৫
| cctld =
| footnote_a =
| footnote_b =
| footnote_c =
| footnote_d = Replaced the Belarusian ruble (BYR) on 1 July 2016.
| continent = ইউরোপ
| Dependency Ratio_year = ২০১৪
| Dependency Ratio = ২০
| Dependency Ratio_ref =
}}বেলারুশ (, বিয়েলারুস্য্;), সরকারী নাম বেলারুশ প্রজাতন্ত্র (Рэспубліка Беларусь রেস্পুব্লিকা বিয়েলারুস্য্), মধ্য পূর্ব ইউরোপের একটি স্থলবেষ্টিত প্রজাতন্ত্র। এর উত্তরে ও পূর্বে রাশিয়া, দক্ষিণে ইউক্রেন, পশ্চিমে পোল্যান্ড, এবং উত্তর-পশ্চিমে বাল্টিক প্রজাতন্ত্র লিথুয়ানিয়া ও লাটভিয়া। বেলারুশ মূলত অরণ্য (দেশের এক-তৃতীয়াংশ), হ্রদ ও জলাভূমিতে পূর্ণ একটি সমতল ভূমি। বেলারুশের প্রায় ৯৯ লক্ষ লোকের ৮০%-ই জাতিগতভাবে বেলারুশীয়; অন্যান্য জাতির মধ্যে পোলীয়, রুশ ও ইউক্রেনীয় উল্লেখযোগ্য। তিন-চতুর্থাংশ জনগণ নগর অঞ্চলে বাস করেন। দেশের মধ্যভাগে অবস্থিত মিন্স্ক রাজধানী ও বৃহত্তম নগর। অন্যান্য বড় শহরগুলির মধ্যে আছে ব্রেস্ত, হ্রোদনা, হোমিয়েল, মোগিলেফ, ভিতেভ্স্ক এবং বাব্রুইস্ক। ১৯৯৫ সালের একটি গণভোটের মাধ্যমে রুশ ও বেলারুশ ভাষা দেশের সরকারি ভাষা। রুশ অর্থডক্স খ্রিস্টধর্ম দেশের মানুষের প্রধান ধর্ম। বেলারুশে একটি কেন্দ্রীয়ভাবে পরিকল্পিত অর্থনীতি বিদ্যমান; সরকার নিয়ন্ত্রিত ভারী শিল্পকারখানাগুলি এই অর্থনীতির চালিকাশক্তি, তবে কৃষিও একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত।
মধ্যযুগ থেকে বেলারুশ অঞ্চলটি বিভিন্ন বিদেশী শাসনের অধীনে ছিল। এদের মধ্যে আছে পোল্যান্ডের ডিউক রাজত্ব, লিথুয়ানিয়ার ডিউক রাজত্ব, এবং পোলীয়-লিথুয়ানীয় কমনওয়েলথ। ১৮শ শতকে এটিকে রুশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কেবল মধ্য-১৯শ শতকে এসে বেলারুশে জাতীয়তাবাদী ও সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটে। ১৯১৯ সালে বেলোরুশীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে বেলারুশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২২ সালে এটি সোভিয়েত ইউনিয়নের চারটি প্রতিষ্ঠাকারী রাষ্ট্রের একটি ছিল। ১৯৩০ সালে ২য় পোলীয় প্রজাতন্ত্রের বেলারুশ জাতি অধ্যুষিত এলাকাগুলি আধুনিক সীমান্তের মধ্যবর্তী অঞ্চলে বেলারুশীয় ভূমিগুলির সম্পূর্ণ একত্রীকরণ সংঘটিত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে দেশটির প্রভূত ক্ষয়ক্ষতি হয়; এ সময় বেলারুশের এক-চতুর্থাংশ জনসংখ্যার মৃত্যু ঘটে এবং দেশটি অর্ধেকেরও বেশি অর্থনৈতিক সম্পদ হারায়। যুদ্ধপরবর্তী বছরগুলিতে বেলারুশ ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠে। এটি জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যরাষ্ট্রগুলির একটি ছিল। ১৯৯১ সালের ২৭শে জুলাই বেলারুশের আইনসভা দেশটির সার্বভৌমত্ব ঘোষণা করেন। আগস্ট মাসে দেশটি স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পায় এবং এর মাধ্যমে ডিসেম্বরে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনে ভূমিকা রাখে। বর্তমান বেলারুশ সরকার একটি রাষ্ট্রপতিভিত্তিক প্রজাতন্ত্র। ১৯৯৪ সাল থেকে আলেক্সান্দর লুকাশেঙ্কো দেশটির রাষ্ট্রপতি। বেলারুশ ও রাশিয়াকে একত্রিত করে একটি মাত্র রাষ্ট্র রুশ ও বেলারুশ ইউনিয়ন করার ব্যাপারে ১৯৯৬ সাল থেকে দ্বি-পাক্ষিক আলোচনা চলছে।
ইতিহাস
রাজনীতি বেলারুশের রাজনীতি''' একটি রাষ্ট্রপতিশাসিত প্রজাতন্ত্র কাঠামোয় সংঘটিত হয়। রাষ্ট্রপতি হলেন রাষ্ট্রের প্রধান। সরকারপ্রধান হলেন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক মনোনীত প্রধানমন্ত্রী। রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা সরকারের উপর ন্যস্ত। আইন প্রণয়নের ক্ষমতা দ্বিকাক্ষিক আইনসভার উপর ন্যস্ত। তবে রাষ্ট্রপতি আইনের মতই অনির্দিষ্টকালের জন্য কার্যকর অধ্যাদেশ জারির ক্ষমতা রাখেন। বেলারুশের দুটি বড় দলের নাম হচ্ছে ঐক্যবদ্ধ নাগরিক দল ও গণ ফ্রন্ট। এছাড়াও সেখানে আরও কিছু ছোট দলও রয়েছে।
প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ
ভূগোল
পূর্ব ইউরোপের স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র বেলারুশ মূলত একটি সমতল ভূমি যার কোন প্রাকৃতিক সীমানা নেই। দেশের মধ্যভাগে দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে উত্তর-পূর্বে চলে গেছে বেলারুশ পর্বতশ্রেণী। দেশটির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এলাকা জনবিরল অরণ্যে আবৃত। প্রায় ৩ হাজার নদী ও প্রায় ৪ হাজার হ্রদ দেশটির ভূগোলের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
অর্থনীতি
জনসংখ্যা
বেলারুশ এবং রুশ ভাষা বেলারুশ প্রজাতন্ত্রের সরকারি ভাষা। এর মধ্যে বেলারুশীয় ভাষাতে প্রায় ৯৮% জনগণ কথা বলে। ১০% লোক রুশ ভাষাতে কথা বলতে পারে। পশ্চিম সীমান্তবর্তী অঞ্চলে পোলীয় এবং জার্মান ভাষার প্রচলন আছে।
সংস্কৃতি
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
সরকারী
বেলারুশের ই-সরকার
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেলারুশের দূতাবাস
Global Integrity Report: Belarus has information on Belarus anti-corruption efforts.
বেলারুশের সরকার
বৈদেশিক মন্ত্রণালয়
রাষ্ট্রপতির সরকারি ওয়েবসাইট
সংবাদ এবং গণমাধ্যম
বেলারুশীয় টেলিগ্রাফ সংস্থা- খবর, ঘটনা, ঘটনা
Minsk Post | Daily diary of Belarus
বেলারুশ সংবাদ
বেলারুশের মিডিয়া
বেলারুশের সংবাদ
বেলারুশ থেকে রাজনীতি এবং সংবাদ
সাধারণ তথ্য
বেলারুশের প্রজাতন্ত্রের আধিকারিক ওয়েবসাইট
Belarus at UCB Libraries GovPubs''
Belarus Miscellany
প্রথম বেলারুশীয় শিল্প গ্যালারি
বেলারুশের ভার্চুয়াল সহায়িকা
The World Bank in Belarus
FAO Country Profiles: Belarus
মানচিত্র
বেলারুশ, topographic map
সাধারণ পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা, বেলারুশের পিডিএফ মানচিত্র ডাউনলোডযোগ্য
ইউরোপের রাষ্ট্র
প্রজাতন্ত্র
১৯৯১-এ প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র ও অঞ্চল
জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র
স্বাধীন রাষ্ট্রের কমনওয়েলথের সদস্য রাষ্ট্র
যৌথ নিরাপত্তা চুক্তি সংস্থার সদস্য রাষ্ট্র
ইউরেশীয় অর্থনৈতিক ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র
রুশ ভাষী দেশ ও অঞ্চল
একাধিক দাপ্তরিক ভাষা সহ ইউরোপের দেশ
স্থলবেষ্টিত দেশ
সার্বভৌম রাষ্ট্র |
doc-24 | আনন্দ জেলা পশ্চিম ভারতের গুজরাত রাজ্যের একটি প্রশাসনিক জেলা এবং এ জেলা চারোটার নামে বেশি পরিচিত। এটি ১৯৯৭ সালে খেদা জেলা থেকে বিভক্ত করে সৃষ্টি হয়। আনন্দ শহর এ জেলার সদরদপ্তর।
এর উত্তরে খেদা জেলা, পূর্বে ভাডোদাড়া জেলা, পশ্চিমে আহমেদাবাদ জেলা এবং দক্ষিণে খাম্ভাত উপসাগর দ্বারা বেষ্টিত। এ জেলার প্রধান শহরগুলি হল খাম্বাত, করমসাদ, তারাপুর, পেটলাদ এবং সোজিত্রা।
জনসংখ্যা
২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে আনন্দ জেলার জনসংখ্যা হল ২,০৯,২৬ জন (মোট পুরুষ ১,০৮৮,২৫৩ এবং মোট মহিলা ১,০০২,০২৩), যা ম্যাসেডোনিয়া রাষ্ট্রের জনসংখ্যার সমান বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো রাজ্যের সমান। এটি আনন্দ জেলাকে ভারতে ২১৯তম জনবহুল জেলায় স্থান দিয়েছে (ভারতের মোট ৬৪০টি জেলার মধ্যে)। এ জেলাতে প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ৭১১ জন (প্রতি বর্গমাইলে ১৮৪০ জন)। ২০০১-২০১১ এর দশকে এর জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ১২.৫৭%। আনন্দ জেলার লিঙ্গ অনুপাত প্রতি ১০,০০০ পুরুষের বিপরীত ৯২১ জন মহিলা এবং শিক্ষার হার ৮৫.৭৯% (পুরুষ ৯৩.২৩% এবং মহিলা ৭৭.৭৬%)।
প্রশাসনিক
আনন্দ জেলা প্রশাসনিকভাবে আটটি উপজেলা বা মহকুমায় বিভক্ত: আনন্দ, অঙ্কলভ, বোর্সাদ, খাম্বাত, পেটলাদ, সোজিত্রা, তারাপুর এবং উমরেথ।
তথ্যসূত্র
গুজরাতের জেলা |
doc-25 | রোমান পুরাণে জ্ঞান ও চারুশিল্পের দেবী হিসেবে মিনার্ভা পূজিত হতেন। ইংরেজি বা রোমান ভাষায় Minerva। (; ; Etruscan: Menrva) গ্রিক পুরাণের দেবী অ্যাথিনার সমতূল্য দেবী মিনার্ভা। জ্ঞান, প্রজ্ঞা, যু্ক্তি, সাহিত্য, কারুশিল্প এবং বিজ্ঞান, প্রতিক্ষা এবং সমর কৌশলের দেবী। প্রতীক: পেঁচা এবং জলপাই গাছ। জিউস ও ওসেনিড মেটিসের কন্যা, এথেনা সম্পূর্ণ যুদ্ধসাজে তার বাবার মাথা থেকে জন্ম লাভ করেন।
তথ্যসূত্র
রোমান পুরাণের চরিত্র
যুদ্ধের দেবী
শিল্পকলার সাথে যুক্ত দেবী
জ্ঞানের দেবী |
doc-26 | লক্ষ্মণ (সংস্কৃত: लक्ष्मण, IAST ) হলেন হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণের একটি চরিত্র। তিনি রামের বৈমাত্রেয় ভ্রাতা ও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী। কোনো কোনো হিন্দু সম্প্রদায়ে লক্ষ্মণকেও অবতার বা রামের অপর রূপ মনে করা হয়। আবার কোনো কোনো হিন্দু সম্প্রদায়ে তাকে শেষনাগের অবতার মনে করা হয়।
অযোধ্যার রাজা দশরথের কনিষ্ঠা মহিষী সুমিত্রার দুই যমজ পুত্র হলেন লক্ষ্মণ ও শত্রুঘ্ন। তিনি রামের অত্যন্ত অনুগত ছিলেন। বিশ্বামিত্র রাক্ষসবধের জন্য রামকে আমন্ত্রণ জানালে লক্ষ্মণ তার সঙ্গী হন। পরবর্তীকালে, তিনি রামকে পিতার আদেশের বিরুদ্ধে বনগমনে না যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু রাম বনবাসে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকলে, লক্ষ্মণও তার সঙ্গে বনে যান। বনবাসকালে তিনি একাধারে রামের ভাই, বন্ধু ও সহায়কের ভূমিকা পালন করেছিলেন। লঙ্কার যুদ্ধে তিনি রাবণের পুত্র মেঘনাদকে বধ করেন। বনবাসের শেষে রাম অযোধ্যার রাজা হলে লক্ষ্মণ তার মন্ত্রী নিযুক্ত হন। উত্তরকাণ্ডে রাম সীতাকে নির্বাসিত করলে, লক্ষ্মণ তাকে বাল্মীকির তপোবনে রেখে আসেন। রামচন্দ্র যখন কালপুরুষের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন লক্ষ্মণ দ্বাররক্ষীর ভূমিকা পালন করেন। এই সময় দুর্বাশা ঋষি রামের সাক্ষাৎপ্রার্থী হলে, তিনি কাউকে রামের কাছে যেতে না দেওয়ার প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করে দুর্বাসাকে রামের কাছে নিয়ে যান। প্রতিজ্ঞাভঙ্গের অপরাধে রাম তাকে পরিত্যাগ করলে, তিনি সরযূ নদীর তীরে যোগাবলম্বে দেহত্যাগ করেন।
ণ হলেন এমন এক মহাপুরুষ যিনি মহাপরাক্রমশালী রাবণপুত্র মেঘনাদকে বধ করেন। মেঘনাদের এমন বর ছিল যে, যে ব্যক্তি ১৪ বছর না খেয়ে, না ঘুমিয়ে ব্রহ্মচর্য্য পালন করবেন তিনিই শুধু মেঘনাদকে বধ করতে পারবেন। বনবাসের সময় ১৪ বছর শ্রীরামের ভ্রাতা লক্ষণ এই মহা কঠিন কার্য ও শক্তি অর্জন করেন, ফলস্বরূপ তিনি রামায়ণের যুদ্ধে রাবণের পুত্র মেঘনাদকে বধ করেন।
লক্ষ্মণ সীতার কনিষ্ঠা ভগিনী ঊর্মিলাকে বিবাহ করেন। তার দুই পুত্রের নাম ছিল অঙ্গদ ও ধর্মকেতু। কথিত আছে, লখনউ শহরটি (বর্তমানে উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের রাজধানী) লক্ষ্মণ প্রতিষ্ঠা করেন।
চিত্রশালা
পাদটীকা
বহিঃসংযোগ
Lakshman as described in the Bhagavata Purana
Lakshman described in the Caitanya Caritamrita
রঘুবংশ
রামায়ণের চরিত্র
শালাকাপুরুষ
হিন্দু দেবতা
সূর্য রাজবংশ |
doc-27 | ডাইক্যালসিয়াম সাইট্রেট একটি রাসায়নিক যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত C6H6Ca2O7। এটি সাইট্রিক অ্যাসিডের ক্যালসিয়াম লবণ।
ধর্ম
ডাইক্যালসিয়াম সাইট্রেট একটি সাদা রঙের কঠিন পদার্থ। এর স্ফটিকে সাধারণত তিন অণু সোদক জল থাকে। এটি একটি গন্ধহীন পদার্থ। বেশির ভাগ স্ফটিক জল ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় বের হয়ে আসে। ১২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পুরো জলই বের হয়ে যায়। এই লবণটি ঠাণ্ডা জলের থেকে গরম জলে বেশি দ্রাব্য, তবে অ্যলকোহলে অদ্রাব্য।
ব্যবহার
ওষুধ শিল্পে ডাইক্যালসিয়াম সাইট্রেট ব্যবহার করা হয়।
তথ্যসূত্র
ক্যালসিয়াম যৌগ
অ্যাসিড লবণ
সাইট্রেট |
doc-28 | লন্ডন লুটন বিমানবন্দর (আইএটিএ: এলটিএন, আইসিএও: ইজিজিডাব্লু) বা পূর্বে লুটন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নামে পরিচিত, একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যা ইংল্যান্ডের বেডফোর্ডশায়ার কাউন্টির লুটন টাউন সেন্টারের ১.৫ মাইল (২.৪ কিমি) পূর্বে ও কেন্দ্রীয় লন্ডন থেকে ২৮ মাইল (৪৫ কিমি) উত্তরে অবস্থিত। বিমানবন্দরের মালিকানা লুটন বরো কাউন্সিলের সম্পূর্ণ মালিকানাধীন সংস্থা লুটন বিমানবন্দর লিমিটেডের (এলএলএল) কাছে রয়েছে এবং এটি ‘লন্ডন লুটন এয়ারপোর্ট অপারেশনস লিমিটেড’ (এলএলএল) দ্বারা পরিচালিত হয়।
বর্তমান বিমানবন্দরের স্থানে ১৯৩৮ সালের ১৬ জুলাই একটি বিমানবন্দর খোলা হয়। বিমানবন্দরটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় রয়্যাল এয়ার ফোর্সের যোদ্ধারা ব্যবহার করেন। লুটনে বাণিজ্যিক কার্যকলাপ ও সাধারণ বিমান চালনার প্রশিক্ষণ ১৯৫২ সালে আবার শুরু হয়। লুটন বিমানবন্দর ১৯৬০-এর দশকের মধ্যে প্যাকেজ ছুটির ব্যবসায়ের উন্নয়নে মূল ভূমিকা পালন করে; যুক্তরাজ্য থেকে ১৯৬৯ সালে সমস্ত ছুটির উড়ানের পাঁচটির মধ্যে একটি লুটন বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যায়। নির্বাহী বিমান ১৯৬০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে বিমানবন্দরে ঘাঁটি তৈরি করে। ১৯৭০-এর দশকের শেষদিকে প্রতি বছরে যাত্রী সংখ্যা ৫ মিলিয়ন হয়, যার ফলে লুটনে একটি সম্প্রসারণ পরিকল্পনা শুরু করা হয়; যদিও বিমানবন্দরে ১৯৮০-এর দশকে যাত্রীদের সংখ্যা হ্রাস পায়। বিমানবন্দরের রাজধানীর সান্নিধ্যের উপর জোর দেওয়ার জন্য ১৯৯০ সালে বিমানবন্দরটির নামকরণ লন্ডন লুটন বিমানবন্দর করা হয়।
লুটনে ১৯৯০-এর দশকে নতুন বিমান সংস্থারগুলির আগমন ঘটে, যেমন চুক্তি ভিত্তিক উড়ান পরিচালনাকারী মাইট্রাভেল গ্রুপ এবং দেবোনার ও ইজিজেট দ্বারা পরিচালিত নতুন স্বল্প মূল্যে নির্ধারিত উড়ানগুলি যাত্রীদের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধিতে অবদান রাখে, যা এটিকে যুক্তরাজ্যের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান প্রধান বিমানবন্দরে পরিণত করে। বিমানবন্দরের £৮০ মিলিয়নের সম্প্রসারণের জন্য ১৯৭৯ সালের আগস্ট মাসে লন্ডন লুটন বিমানবন্দর অপারেশনস লিমিটেড নামে একটি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের কনসোর্টিয়ামকে ৩০ বছরের ছাড়ের চুক্তি প্রদান করা হয়। লুটনের অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধাগুলিতে নব্বইয়ের দশক জুড়ে £৩০ মিলিয়ন বিনিয়োগ করা হয়। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ এবং প্রিন্স ফিলিপ ১৯৯৯ সালের নভেম্বর মাসে £৪০ মিলিয়ন ব্যয়ে নির্মিত একটি নতুন টার্মিনাল চালু করেন; নতুন ভবনে ৬০ টি চেক-ইন ডেস্ক, ব্যাগেজ ও উড়ানের তথ্য ব্যবস্থা এবং বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক আউটলেট রয়েছে।
বিমানবন্দরটির মাধ্যমে ২০১৮ সালে ১৬.৫ মিলিয়নেরও বেশি যাত্রী চলাচল করে, যা লুটনকে যুক্তরাজ্যের পঞ্চম ব্যস্ততম বিমানবন্দর পরিণত করে। এটি লন্ডন অঞ্চলে হিথ্রো, গ্যাটউইক ও স্ট্যানস্টেডের পরে চতুর্থ বৃহত্তম বিমানবন্দর এবং লন্ডন সিটি ও লন্ডন সাউথএন্ডের সাথে লন্ডনের ছয়টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলির মধ্যে একটি। বিমানবন্দরটি ইজিজেট, টিইউআই এয়ারওয়েজ, রায়ানএয়ার এবং উইজ এয়ারের ঘাঁটি হিসাবে কাজ করে এবং এর আগে ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসে কার্যক্রম বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত মনার্ক এয়ারলাইন্সের ঘাঁটি হিসাবে কাজ করে। বিমানবন্দর থেকে প্রদত্ত রুটের বেশিরভাগ অংশই ইউরোপের অভ্যন্তরে অবস্থিত, যদিও উত্তর আফ্রিকা ও এশিয়ার গন্তব্যগুলির জন্য কয়েকটি চুক্তি ভিত্তিক ও নির্ধারিত উড়ানের রুট রয়েছে।
বিমানবন্দরটি এম১ মোটরওয়ের ‘জংশন ১০’ থেকে দুই মাইল দূরে অবস্থিত। কেন্দ্রীয় লন্ডনের সেন্ট প্যানক্রাস স্টেশন থেকে লুটন বিমানবন্দর পার্কওয়ে রেলওয়ে স্টেশনর মধ্যে চলাচলকারী দ্রুততম ট্রেনগুলি পউচ্ছাতে পৌঁছাতে ২৪ মিনিট ও গড়ে ৪০ মিনিট সময় নেয়। রেলওয়ে স্টেশন ও বিমানবন্দর টার্মিনালের মধ্যে একটি ১০ মিনিটের শাটল-বাস পরিষেবা রয়েছে; এটি লুটন ডার্ট অটোমেটেড পিপল মুভারের দ্বারা ২০২১ সালের মধ্যে প্রতিস্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
লুটন বিমানবন্দর
লন্ডন অঞ্চলের বিমানবন্দর
পূর্ব ইংল্যান্ডের বিমানবন্দর |
doc-29 | শিরিনা ফরহাদি (ফারসি: سارینا فرهادی) একজন ইরানি অভিনেত্রী। তিনি পারিসা বখতাভার ও একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিচালক আসগর ফরহাদির কন্যা। ইরানের তেহরানে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
২০১১ সালে, তার বাবার ফিল্ম এ সেপারেশন (চলচ্চিত্র) চরিত্রে টেরমেহ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব এ সেরা অভিনেত্রীর জন্য ২০১১ সালে সিলভার বিয়ার পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়া একই চরিত্রে অভিনয় করার জন্য পাম স্প্রিংস আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে লীলা হাতামি এবং সারাহ বায়াত সাথে সেরা অভিনেত্রী হিসাবে যৌথভাবে ফিফরেস পুরস্কার অর্জন করেছিলেন।
চলচ্চিত্র
পশত-ই কনকুরিহা (২০০২)
দায়েরে জঙ্গি (২০০৮)
এ সেপারেশন (চলচ্চিত্র) (২০১১)
আরও দেখুন
ইরানের চলচ্চিত্র
বহিঃসংযোগ
তথ্যসূত্র
১৯৯৮-এ জন্ম
ইরানি অভিনেত্রী
জীবিত ব্যক্তি
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে রৌপ্য ভল্লুক বিজয়ী
ইরানি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
১৯৯৭-এ জন্ম
তেহরানের অভিনেত্রী |
doc-30 | খোদাবাদি বা খুদাবাদি একটি লেখন পদ্ধতি যা সিন্ধি ভাষা লিখতে ব্যবহার করা হয়। সাধারণত ভারতীয় সিন্ধিরা এই লিপির ব্যবহার করেন।
ইতিহাস
বৃত্তান্ত
বর্ণমালা
ইউনিকোড
তথ্যসূত্র
ব্রাহ্মী লিপি
সিন্ধি ভাষার বহিঃসংযোগ থাকা নিবন্ধ
সিন্ধি ভাষা
আইএসও ১৫৯২৪ চার-বর্ণের কোডসহ লিপি
দাদু জেলা
সিন্ধুর সংস্কৃতি |
doc-31 | আমেরিকা একটি ২০২২ সালের রোমান্টিক ড্রামা চলচ্চিত্র যা ওফির রাউল গ্রেইজার লিখেছেন এবং পরিচালনা করেছেন। এই চলচ্চিত্রটি একজন সাঁতার প্রশিক্ষককে কেন্দ্র করে, যিনি তার বাবার মৃত্যুর পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ইসরায়েলে ফিরে আসেন এবং তার শৈশবের বন্ধুর বাগদত্তা, যিনি একজন ফুল চাষী তাকে নিয়েই মূল কাহিনি।
কার্লোভি ভ্যারি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রতিযোগিতায় প্রদর্শিত হয়েছিল, যেমনটি হয়েছিল গ্রেইজারের আগের ছবি দ্য কেকমেকার, ৫ জুলাই ২০২২-এ। এটি ২০২২ সালের জুলাই মাসে জেরুজালেম ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রতিযোগিতায় প্রদর্শিত হয়েছিল।
অভিনয়
আইরিসের চরিত্রে ওশরাত ইঙ্গদাশেট
এলি চরিত্রে মাইকেল মোশোনভ
ইয়োটামের চরিত্রে অফরি বিটারম্যান
মতির চরিত্রে মনি মশোনভ
ওড়নার চরিত্রে ইরিত শেলেগ
ডাঃ মার্গারিটা চরিত্রে ইভলিন শাফির
রুবা ব্লাল আসফোর ডাঃ রুবা চরিত্রে
লুকাস হেনরি ক্রোপাট জোশ চরিত্রে
মশিকো চরিত্রে অর বাটবুল
উৎপাদন
গ্রেজার শিকাগোতে চলচ্চিত্রটির ধারণা করেছিলেন যখন তিনি প্রথমবারের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন যখন দ্য কেকমেকার একটি উৎসবে আমন্ত্রিত হয়েছিল। গ্রেইজারের মতে, আমেরিকা শিরোনামটি "আকাঙ্ক্ষার জায়গা" এবং "একটি দূরের স্বপ্নের" প্রতীক যা তিনি ১৯৮০-এর দশকে ইস্রায়েলে বেড়ে ওঠার সময় দেখেছিলেন।
ছবিটি ২০২০ সালে তেল আবিব এবং বার্লিনে শ্যুট করা হয়েছিল৷ গ্রেজারের স্বামী ড্যানিয়েল কসো, একজন উৎপাদন ডিজাইনার এবং ফুলের বিক্রেতা, ডিজাইন করেছেন ফুলের দোকান।
তথ্যসূত্র
২০২২-এর চলচ্চিত্র
জার্মান প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র
২০২০-এর দশকের ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
বার্লিনে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
ইসরায়েলে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
২০২২-এর বহুভাষিক চলচ্চিত্র |
doc-32 | হেনরি জন ডয়েটশেন্ডোর্ফ, জুনিয়র (ইংরেজি: Henry John Deutschendorf, Jr.) (ডিসেম্বর ৩১, ১৯৪৩ – অক্টোবর ১২, ১৯৯৭)) পেশাগতভাবে জন ডেনভার হিসেবে পরিচিত, ছিলেন একজন আমেরিকান গায়ক, গীতিকার, অভিনেতা, সক্রিয়তাবাদী ও মানবতাবাদী, যিনি ১৯৭০ সাল থেকে একজন একক গায়ক হিসেবে সর্বশ্রেষ্ঠ বাণিজ্যিক সাফল্য অর্জন করেন।
প্রাথমিক জীবন
কর্মজীবন
ব্যক্তিগত জীবন
পুরস্কার ও স্বীকৃতি
দেশাত্ববোধক গানের জন্যে একাডেমি
১৯৭৪ বছরের সেরা অ্যালবাম - "ব্যাক হোম এগেইন"
আমেরিকান সংগীত পুরস্কার
১৯৭৫ পছন্দের পপ/রক পুরুষ শিল্পী
১৯৭৬ পছন্দের দেশাত্ববোধক অ্যালবাম - ব্যাক হোম এগেইন
১৯৭৬ পছন্দের দেশাত্ববোধক পুরুষ শিল্পী
কান্ট্রি মিউজিক এসোসিয়েশন
১৯৭৫ বছরের সেরা বিনোদনকারী
১৯৭৫ বছরের সেরা গান - "ব্যাক হোম এগেইন"
এমি পুরস্কার
১৯৭৫ অসামান্য বিভিন্নতার জন্যে এমি, সংগীত বা কমেডি বিশেষ - "এন ইভিনিং উইথ জন ডেনভার"
গ্র্যামি এ্যাওয়ার্ড
১৯৯৭ শিশুদের জন্য শ্রেষ্ঠ সংগীত অ্যালবাম - অল এ্যবোর্ড!
১৯৯৮ গ্র্যামি হল অব দ্য ফেম পুরস্কার - "টেক মি হোম, কান্ট্রি রোডস"
সংরাইটারস হল অফ ফেম
১৯৯৬ সালে অভিষিক্ত
অন্যান্য স্বীকৃতি
পোয়েট লরিয়েট - কলোরাডো, ১৯৭৭
পিপল’স চয়েজ পুরস্কার, ১৯৭৭
আমেরিকার বিশিষ্ট দশ তরুণ পুরুষ, ১৯৭৯
কার্ল স্যান্ডবুর্গ'স পিপল'স পয়েট পুরস্কার, ১৯৮২
নাসা পাবলিক সার্ভিস মেডেল, ১৯৮৫
আলবার্ট সুয়েইটার সংগীত পুরস্কার, ১৯৯৩
ডিস্কোগ্রাফি
জন ডেনভার সিংস্ (১৯৬৬)
রাইমস্ এ্যন্ড রিসনস্ (১৯৬৯)
টেক মি টু টুমোরো (১৯৭০)
হুজ গার্ডেন ওয়াজ দিস (১৯৭০)
পয়েমস্, প্রেয়ার্স এ্যন্ড প্রমিসেস (১৯৭১)
এরি (১৯৭১)
রকি মাউন্টেন হাই (১৯৭২)
ফেয়ারওয়েল এন্ডরোমেডা (১৯৭৩)
বেক হোম এগেইন (১৯৭৪)
এন ইভিনিং উইথ জন ডেনভার (মুক্তি ১৯৭৫, রেকর্ডকৃত ১৯৭৪)
উইন্ডসং (১৯৭৫)
রকি মাউন্টেন ক্রিসমাস (১৯৭৫)
স্প্রিট (১৯৭৬)
আই ওয়ান্ট টু লাইভ (১৯৭৭)
জন ডেনভার (১৯৭৯)
জন ডেনভার এ্যন্ড দ্য মাপেটস্: এ ক্রিসমাস টুগেদার (১৯৭৯)
অটোগ্রাফ (১৯৮০)
সাম ডেস আর ডাইমন্ডস (১৯৮১)
সিসনস্ অব দ্য হার্ট (১৯৮২)
ইট'স এবাউট টাইম (১৯৮৩)
ড্রিমল্যান্ড এক্সপ্রেস (১৯৮৫)
ওয়ান ওয়ার্ল্ড (১৯৮৬)
হাইয়ার গ্রাউন্ড (১৯৮৮)
আর্থ সংস্ (১৯৯০)
দ্য ফ্লাওয়ার দ্যাট শাটার্ড দ্য স্টোন (১৯৯০)
ডিফরেন্ট ডিরেকশনস (১৯৯১)
অল এবোর্ড! (১৯৯৭)
চলচ্চিত্র তালিকা
নির্বাচিত লেখা
দ্য চিল্ডরেন এ্যন্ড দ্য ফ্লাওয়ারস (১৯৭৯)
আলফি দ্য ক্রিসমাস ট্রি (১৯৯০)
টেক মি হোম: এ্যন অটোবায়োগ্রাফি (১৯৯৪)
পয়েমস, প্রয়োরস এ্যন্ড প্রমিসেস: দ্য আর্ট এ্যন্ড সোল অফ জন ডেনভার (২০০৪)
তথ্যসূত্র
উৎস
Flippo, Chet (1998) "John Denver", The Encyclopedia of Country Music, Paul Kingsbury, Editor, New York: Oxford University Press. p. 143.
Martin, James M. (1977) John Denver: Rocky Mountain Wonderboy, Pinnacle Books. (Out of print) Biography of Denver with insight into Denver's impact of the 1970s music industry.
Orth, Maureen, "Voice of America", Newsweek, December 1976. Includes information on the role of Weintraub in shaping Denver's career, which has since been edited out of later versions of his biography.
বহিঃসংযোগ
John Denver — Find A Grave
Windstar Foundation, cofounded by Denver
Clips of his songs from the Songwriters Hall of Fame website
Official John Denver Fan Club based in Germany – bilingual site English and German
১৯৪৩-এ জন্ম
১৯৯৭-এ মৃত্যু
ক্যালিফোর্নিয়ার দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু
মার্কিন পরিবেশবাদী
মার্কিন লোক গায়ক
মার্কিন সঙ্গীতশিল্পী
জার্মান বংশদ্ভুত মার্কিন ব্যক্তি
আইরিশ বংশদ্ভুত মার্কিন ব্যক্তি
গ্র্যামি পুরস্কার বিজয়ী
মার্কিন লোক গিটারবাদক
মার্কিন টেলিভিশন অভিনেতা
মার্কিন মানবতাবাদী
দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট
জন ডেনভার
কলোরাডো থেকে সংগীতশিল্পী
নিউ মেক্সিকো থেকে সংগীতশিল্পী
ডেনভার, কলোরাডো থেকে সংগীতশিল্পী
কস্পমান, কলোরাডোর ব্যক্তিত্ব
রজওয়েল, নিউ মেক্সিকোর ব্যক্তিত্ব
আরসিএ রেকর্ডসের শিল্পী
মার্কিন পুরুষ গিটারবাদক
মার্কিন আত্মজীবনীকার
মার্কিন লোক সঙ্গীতশিল্পী
মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা
জার্মান বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
প্যারাডাইস পেপার্সে নাম থাকা ব্যক্তি
নিউ মেক্সিকোর কণ্ঠশিল্পী
২০শ শতাব্দীর মার্কিন গিটারবাদক
২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেতা
২০শ শতাব্দীর মার্কিন পুরুষ লেখক
২০শ শতাব্দীর মার্কিন কবি
২০শ শতাব্দীর মার্কিন সঙ্গীতশিল্পী |
doc-33 | বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর রাজশাহী শহরে স্থাপিত বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর। এটি প্রত্ন সংগ্রহে সমৃদ্ধ। এই প্রত্ন সংগ্রহশালাটি ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দে ব্যক্তিগত উদ্যোগে স্থাপিত হয়েছিল। বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এটি পরিচালনা করে থাকে।
ইতিহাস
বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর রাজশাহী মহানগরের কেন্দ্রস্থল হেতেম খাঁ-তে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর। প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রহের দিক থেকে এটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সংগ্রহশালা। বরেন্দ্র জাদুঘর প্রতিষ্ঠায় নাটোরের দিঘাপাতিয়া রাজপরিবারের জমিদার শরৎ কুমার রায়, আইনজীবী অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় এবং রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল এর শিক্ষক রামপ্রসাদ চন্দ্রের উল্লেখযোগ্য আবদান রয়েছে। ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দে তারা বাংলার ঐতিহ্য ও নিদর্শন সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতি গঠন করেন। ঐ বছরে তারা রাজশাহীর বিভিন্ন স্থানে অনুসন্ধান চালিয়ে ৩২টি দুষ্প্রাপ্য নিদর্শন সংগ্রহ করেন। এই নিদর্শনগুলো সংরক্ষণ করার জন্য শরৎ কুমার রায়ের দান করা জমিতে জাদুঘরটির নিজস্ব ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়। নির্মাণ শেষ হয় ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দে। একই বছরের ১৩ নভেম্বর বাংলার তৎকালীন গভর্নর কারমাইকেল জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন।
১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতা জাদুঘর অকস্মাৎ এতে সংরক্ষিত সকল নিদর্শন দাবি করে বসে। তৎকালীন গভর্নর কারমাইকেলের প্রচেষ্টায় ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দে ১৪ ফেব্রুয়ারি তারিখে জারীকৃত একটি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বরেন্দ্র জাদুঘরকে এর নিদর্শন সংগ্রহ ও সংরক্ষণের ব্যপারে স্বাধিকার প্রদান করা হয়।
১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দে জাদুঘর কর্তৃপক্ষের সাথে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে নওগাঁর পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের খনন কাজ শুরু করে। পরবর্তিতে বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতির একক প্রচেষ্টায় পাহাড়পুর থেকে ২৫৬টি নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়। ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের পরে জাদুঘরটির অস্তিত্ত্ব নিয়ে সংকট দেখা দেয়। ১৯৪৯ থেকে ১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দ পযর্ন্ত জাদুঘর ভবনটির অর্ধেকাংশ মেডিকেল স্কুল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল। ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে জাদুঘরটি বন্ধ হবার উপক্রম হলে ঐ বছরের ১০ অক্টোবর তারিখে এর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিগ্রহণ করে। জাদুঘরটির পরিদর্শকদের মধ্যে রয়েছেন মহাত্মা গান্ধী, নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু প্রমুখ সহ আনেক বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ।
নিদর্শনসমূহ
বরেন্দ্র জাদুঘরের সংগ্রহ সংখ্যা ৯ হাজারেরও অধিক। এখানে হাজার বছর আগের সিন্ধু সভ্যতার নিদর্শন রয়েছে। মহেনজোদারো সভ্যতা থেকে সংগৃহীত প্রত্নতত্ত, পাথরের মূর্তি, খ্রিস্টীয় একাদশ শতকে নির্মিত বুদ্ধ মূর্তি, ভৈরবের মাথা, গঙ্গা মূর্তি সহ অসংখ্য মূর্তি এই জাদুঘরের অমূল্য সংগ্রহের অন্তর্ভুত। মোঘল আমলের রৌপ্র মুদ্রা, গুপ্ত সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের গোলাকার স্বর্ণমুদ্রা, সম্রাট শাহজাহানের গোলাকার রৌপ্য মুদ্রা বিশেষ ভাবে উল্যেখয়োগ্য। এখানে প্রায় ৫,০০০ পুঁথি রয়েছে যার মধ্যে ৩৬৪৬টি সংস্কৃত আর বাকিগুলো বাংলায় রচিত। পাল যুগ থেকে মুসলিম যুগ পযর্ন্ত সময় পরিধিতে অঙ্কিত চিত্রকর্ম, নূরজাহানের পিতা ইমাদ উদ দৌলার অঙ্কিত চিত্র এখানে রয়েছে।
সংগ্রহ
এই জাদুঘরে ১২ সহস্র গ্রন্থ সমৃদ্ধ একটি গ্রন্থশালা রয়েছে। জাদুঘরটিকে ৭টি প্রদর্শনকোষ্ঠে ভাগ করা হয়েছে।
প্রথম প্রদর্শনকোষ্ঠে নওগাঁর পাহাড়পুর থেকে উদ্ধারকৃত ২৫৬টি ঐতিহাসিক সামগ্রী রয়েছে।
দ্বিতীয় প্রদর্শনকোষ্ঠে আছে হিন্দু ও বৌদ্ধদের তৈরী কাঠ ও পাথরের নানা ভাস্কর।
তৃতীয় ও চতুর্থ প্রদর্শনকোষ্ঠে রয়েছে বিভিন্ন দেব-দেবীর মূর্তি।
পঞ্চম প্রদর্শনকোষ্ঠে আছে বৌদ্ধ মূর্তি।
ষষ্ঠ প্রদর্শনকোষ্ঠে রয়েছে বিভিন্ন ভাষায় লিখিত পাথরের খণ্ড।
সপ্তম প্রদর্শনকোষ্ঠে সংরক্ষিত আছে বিভিন্ন আদিবাসী জনগোষ্ঠীর নিদর্শনসমূহ।
চিত্রমালা
আরও দেখুন
বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতি
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী কলেজ
রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
www.erajshahi.gov.bd রাজশাহী মহানগরের তথ্যবাতায়ন
www.dcrajshahi.gov.bd রাজশাহী জেলা তথ্যবাতায়ন
রাজশাহী বিভাগের জাদুঘর
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী জেলার দর্শনীয় স্থান
১৯১০-এ ভারতে প্রতিষ্ঠিত
১৯১০-এ প্রতিষ্ঠিত জাদুঘর
প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর
বাংলাদেশের জাদুঘর
রাজশাহী
বাংলাদেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠান |
doc-34 | আর্ডেন্ট মিলার বাসাইয়াওমোইট (জন্ম ১৯৭২) হলেন মেঘালয় রাজ্যের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ যিনি ভয়েস অফ দ্য পিপল পার্টি (মেঘালয়), মেঘালয়ের সভাপতি। তিনি বর্তমানে মেঘালয় বিধানসভায় নংক্রেমের প্রতিনিধিত্ব করছেন।
রাজনৈতিক কর্মকান্ড
মেঘালয় বিধানসভা নির্বাচনে 4টি আসন জিতে একটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সূচনা করার পর, বাসাইওমোইট ২০২৮ সালে মেঘালয়ে সরকার গঠনের জন্য ভয়েস অফ দ্য পিপল পার্টি (মেঘালয়) এর পক্ষে তার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন।
২০ মার্চ ২০২৩-এ, বাসাইওমোইট এবং সহকর্মী ভিপিপি বিধায়করা মেঘালয় বিধানসভা ২০২৩-এর প্রথম বাজেট অধিবেশনে মেঘালয়ের রাজ্যপালের হিন্দি বক্তৃতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে অধিবেশন থেকে বেরিয়ে এসে বলেছিলেন যে মেঘালয় একটি অ-হিন্দি রাজ্য এবং "কেন্দ্র মেঘালয়কে এমন একজন রাজ্যপাল পাঠিয়ে অপমান করেছে যে রাজ্যের সরকারি ভাষায় কথা বলতে পারে না"।
তথ্যসূত্র
মেঘালয় বিধানসভার সদস্য ২০২৩-২০২৮
জীবিত ব্যক্তি
১৯৭২-এ জন্ম |
doc-35 | ময়মনসিংহ-২৬ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি ময়মনসিংহ জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
ময়মনসিংহ-২৬ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৭৯ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
ময়মনসিংহ জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
১৯৭৯-এ বিলুপ্ত |
doc-36 | ডেসটিনি গ্রুপ বাংলাদেশের একটি বাণিজ্য গোষ্ঠী। তাদের প্রধান কোম্পানি ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড তাদের পণ্যসমূহ এমএলএম পদ্ধতিতে সরাসরি বিক্রয়ের (ডিরেক্ট সেল)-এর মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করত। ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এমএলএম বাণিজিক্যক পদ্ধতির মাধ্যমে চার হাজার কোটি টাকা অর্থ আত্মসাৎ সম্পর্কিত জালিয়াতির এবং বিদেশে অর্থ পাঁচার এর সম্ভাব্য অভিযোগের কারনে মূলধারার গণমাধ্যমে সমালোচিত এবং বাংলাদেশী আইনে দন্ডপ্রাপ্ত হয়েছিল। ডেসটিনি গ্রুপের একাধিক সহযোগী কোম্পানী ট্রাডিশনাল বা গতানুগতিক ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করতো। বর্তমানে ডেসটিনি গ্রুপের মাত্র ২টি প্রতিষ্ঠান চলমান রয়েছে (যেমন- দৈনিক ডেসটিনি এবং বৈশাখী টেলিভিশন)। বাকি সকল সহযোগী কোম্পানীর ব্যাংক হিসাব বাংলাদেশ ব্যাংক ও মহামান্য আদালতে নির্দেশে স্থবির করে রাখা হয়েছে। ফলে তারা বাকি সহযোগী কোম্পানীগুলো পরিচালনা করতে পারবে না। বর্তমানে মহামান্য হাইকোর্টে এ বিষয় নিয়ে মামলা চলমান রয়েছে।
উল্লেখযোগ্যতা
ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং সামিট ২০১২
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ৩ দিন ব্যাপী প্রথম বিশ্ব বিপণন সম্মেলনের ডায়মন্ড পার্টনার ছিল ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. দীপু মনি আনুষ্ঠানিক বক্তৃতার মাধ্যমে এর উদ্বোধন করেন । জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থার (আঙ্কটাড) মহাসচিব সুপাচাই পানিচপাকদি, ড. ফিলিপ কোটলার সহ শতাধিক আর্ন্তজাতিক বিপণন বিশেষজ্ঞ বক্তা এবং ৪০০০ এর অধিক বিশেষজ্ঞ এতে অংশগ্রহণ করেন
বিপিএল ২০১২
বিপিএল এর প্রথম আসর "ডেসটিনি-বৈশাখী বিপিএল" এর টাইটেল পৃষ্ঠপোষক ছিল ডেসটিনি গ্রুপ এবং প্রতিষ্ঠানটি এই ধারা চালিয়ে যাওয়ার আশাবাদ ব্যাক্ত করেছিল ।
এনসিএল টি-টোয়েন্টি
জাতীয় ক্রিকেট লীগের নতুন সংস্করণ এনসিএল টি-টোয়েন্টির প্রথম আসরের টাইটেল পৃষ্ঠপোষক ছিল ডেসটিনি গ্রুপ এবং উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। বাংলাদেশী ঘরোয়া ক্রিকেটে এটাই ছিল সবচেয়ে বড় বাজেটের টুর্নামেন্ট।
বৈশাখী টিভি
বাংলাদেশের শীর্ষ বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেল "বৈশাখী টিভির" সত্ত্বাধীকারী ডেসটিনি গ্রুপ এবং চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমিন।
দৈনিক ডেসটিনি
বাংলাদেশী দৈনিক "দৈনিক ডেসটিনি" এর সত্ত্বাধীকারী ডেসটিনি গ্রুপ এবং প্রকাশক,সম্পাদক রফিকুল আমিন।
কর-শুল্ক
১২ বছরে সরকারী কোষাগারে ভ্যাট-ট্যাক্স বাবদ ৪১০ কোটি টাকা প্রদান করেছে এবং রাজস্ব বিভাগে এর প্রমাণ রয়েছে বলে প্রতিষ্ঠানটি দাবী করেছে।
কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা
বিভিন্ন স্থাবর,অস্থাবর সম্পদ ক্রয় ,কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা ও সদস্যদের ঋণ বাবদ ১১৮৩ কোটি টাকা ব্যয় করেছিল বলে প্রতিষ্ঠানটি দাবী করেছিল।
অনুদান
দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্র
বাগেরহাট শরণখোলায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬ তলা বিশিষ্ট তৎকালীন দেশের সর্ববৃহৎ দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্র তৈরি করেছিল এবং আরও ২টি নির্মাণের পদক্ষেপ নিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।
সঙ্কট
২০১০ সালের নিমতলি অগ্নিকাণ্ড (১১৯ জন নিহত) ও ২০১১ সালের মিরসরাই দুর্ঘটনা (৪৫ জন শিক্ষার্থী) আক্রান্ত পরিবারকে প্রতিষ্ঠানটি অনুদান দিয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধা যাদুঘর
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর নির্মাণে ৩ কোটি ৩ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৭ সালের ১৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে এই নয়তালা ভবনটির উদ্ভোধন করেন।
শিক্ষাবৃত্তি
ডেসটিনি এডুকেশন এন্ড হেলথ ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় শিক্ষাবৃত্তি ২০১১ অনুষ্ঠানে মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ডেসটিনি গ্রুপের পক্ষ থেকে অনুদান প্রদান করেন ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
আবু নাসের আন্তর্জাতিক দাবা প্রতিযোগিতা
শেখ আবু নাসের স্মরণে , ৭ দিন ব্যাপী শেখ আবু নাসের স্মৃতি ১ম আর্ন্তজাতিক রেটিং দাবা প্রতিযোগিতার পৃষ্ঠপোষক ছিল ডেসটিনি গ্রুপ। বাংলাদেশ, ভারত ও নেপালের দাবারুরা অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনের কোষাধ্যক্ষ রণদেব দাস গুপ্তা ও আন্তর্জাতিক দাবা বিচারক হারুনুর রশীদ উপস্থিত ছিলেন।
আর্থিক লেনদেন
প্রতিষ্ঠানটি দাবী করেছিল যে ২০০০ থেকে মে ২০১২ পর্যন্ত তারা ৫১২১ কোটি টাকা সংগ্রহ এবং ৫১০৫ কোটি টাকা ব্যয় করেছিল।
পণ্য আমদানিতে ১৪২ কোটি টাকা ব্যয় করেছিল এবং ব্যাংকের এলসিতে এর প্রমাণ রয়েছে বলে প্রতিষ্ঠানটি দাবী করেছিল।
১২ বছরে সরকারী কোষাগারে ভ্যাট-ট্যাক্স বাবদ ৪১০ কোটি টাকা প্রদান করেছে এবং রাজস্ব বিভাগে এর প্রমাণ রয়েছে বলে প্রতিষ্ঠানটি দাবী করেছিল।
সদস্য কর্তৃক পণ্য বিক্রয়ে তাদেরকে ১৪৫৬ কোটি টাকা লভ্যাংশ দিয়েছিল যা সদস্য চিহ্নিতকরণ স্বয়ংক্রিয় সার্ভারে যাচাইযোগ্য বলে তারা দাবী করেছিল।
স্থানীয় পণ্য ক্রয় ও উৎপাদন ব্যয় ২৮৭ কোটি টাকা হয়েছিল বলে প্রতিষ্ঠানটি দাবী করেছিল।
শেয়ারহোল্ডারদের ২৪১ কোটি টাকা লভ্যাংশ দিয়েছিল যা শেয়ারহোল্ডার চিহ্নিতকরণ স্বয়ংক্রিয় সার্ভারে যাচাইযোগ্য বলে তারা দাবী করেছিল।
১২ বছরে বেতন , ভাতা ও প্রশাসনিক খাতে ৪৩৭ কোটি টাকা ব্যয় করেছিল বলে প্রতিষ্ঠানটি দাবী করেছিল।
সমবায় সমিতিতে আমানতকারীদের ২৬ কোটি টাকা মুনাফা দিয়েছিল বলে প্রতিষ্ঠানটি দাবী করেছিল।
বৃক্ষরোপণ খাতে ২২৩ কোটি টাকা ব্যয় করেছিল বলে প্রতিষ্ঠানটি দাবী করেছিল।
বিভিন্ন স্থাবর,অস্থাবর সম্পদ ক্রয় ,কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা ও সদস্যদের ঋণ বাবদ ১১৮৩ কোটি টাকা ব্যয় করেছিল বলে প্রতিষ্ঠানটি দাবী করেছিল।
সমালোচনা
১০ ডিসেম্বর ২০১২, প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারের বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণার ২টি মামলা করে দুদক। ২০২০ এর ১৩ই জুন আদালত প্রতিষ্ঠানের এমডি রফিকুল আমিনের জামিন নামঞ্জুর করে।
অভিযোগ
প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে বহুসংখ্যক অভিযোগ এসেছিল। ২০১৮ সালের ১৪ই মে গ্রাহকদের প্রতারিত করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগের মুখে থাকা ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড অবলুপ্ত বা অবসায়ন করতে নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চায় হাই কোর্ট।
তথ্যসূত্র
ঢাকা ভিত্তিক কোম্পানি
পিরামিড ও পনজি স্কিম
বহুস্তরবিশিষ্ট বিপণন
বাংলাদেশের গণমাধ্যম কোম্পানি |
doc-37 | ২০১৭-১৯ সৌদি আরবের শুদ্ধি হল সৌদি আরবের বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট সৌদি আরবের রাজপুত্র, সরকারী মন্ত্রী এবং ব্যবসায়ীদের ৪ নভেম্বর ২০১৭ সালে গ্রেপ্তার করা এবং কয়েক সপ্তাহ পরে ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বে একটি দুর্নীতিবিরোধী কমিটি গঠন করা।
অপসারণের পিছনে উদ্দেশ্য সম্পর্কে তিনটি কারণ অনুমান করা হয়: ১) দুর্নীতি দমন, ২) অর্থ আত্মসাত ৩) ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র।
আটকদের রিয়াদের রিটজ-কার্লটন হোটেলে (যেটি ২৪ অক্টোবর ২০১৭ এ পরিকল্পিত শহর নিওমের জন্য ঘোষণার আয়োজন করেছিল) আবদ্ধ করে রাখা হয়। পরবর্তীতে এর নতুন বুকিং গ্রহণ বন্ধ করে দেয় এবং অতিথিদের চলে যেতে বলে। সন্দেহভাজনদের দেশ থেকে পালাতে বাধা দেওয়ার জন্য ব্যক্তিগত জেটগুলিও গ্রাউন্ডেড করা হয়েছিল।
গ্রেপ্তারের ফলে বাদশাহ আবদুল্লাহর উপদলের চূড়ান্ত পাশ কাটিয়ে দেওয়া হয়। নিরাপত্তা বাহিনীর তিনটি শাখার নিয়ন্ত্রণ মোহাম্মাদ বিন সালমানের হাতে সম্পূর্ণ একীভূত হয়। তাকে তার পিতামহ, প্রথম রাজা ইবনে সৌদদের পর সৌদি আরবের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তিতে পরিণত করে।
প্রায় ৫০০ জনকে আটক করা হয়। ক্র্যাকডাউনের অংশ হিসাবে সৌদি আরবের ব্যাঙ্কগুলি ২,০০০ এর বেশি অভ্যন্তরীণ অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের মতে, সৌদি সরকার ৮০০ বিলিয়ন ডলার নগদ সম্পদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। সৌদি কর্তৃপক্ষ দাবি করে যে, এর পরিমাণ প্রায় $৩০০ বিলিয়ন থেকে $৪০০ বিলিয়ন মূল্যের সম্পদ হবে যা তারা প্রমাণ করতে পারে যে তারা দুর্নীতির সাথে যুক্ত ছিল।
অভিযোগ
অভিযোগের মধ্যে রয়েছে মানি লন্ডারিং, ঘুষ, কর্মকর্তাদের চাঁদাবাজি এবং ব্যক্তিগত লাভের জন্য সরকারি পদের সুবিধা নেওয়া।
জড়িত ব্যক্তিদের তালিকা
যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে, আটক করা হয়েছে, তাদের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে, কিন্তু এতেই সীমাবদ্ধ নয়:
রয়্যালস
আটক
প্রিন্স আল-ওয়ালিদ বিন তালাল, বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী (এজেন্সি ফ্রান্স-প্রেসের মতে ২৭ জানুয়ারি ২০১৮ প্রকাশিত)
প্রিন্স ফাহদ বিন আবদুল্লাহ, সাবেক উপ প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বাদশাহ সালমানের স্ত্রী এবং মোহাম্মদ বিন সালমানের মা রানী ফাহদা বিনতে ফালাহ গৃহবন্দী। তিনি ২০২০ সালের মার্চ থেকে পাবলিক ইভেন্টগুলিতে পুনরায় উপস্থিত হন।
যুবরাজ খালেদ বিন তালাল, আল-ওয়ালিদের ভাই এবং ব্যবসায়ী।
যুবরাজ মোহাম্মদ বিন নায়েফ, সৌদি আরবের সাবেক ক্রাউন প্রিন্স এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গৃহবন্দী।
প্রিন্স মুতাইব বিন আবদুল্লাহ , সৌদি আরবের ন্যাশনাল গার্ডের সাবেক প্রধান এবং বাদশাহ আবদুল্লাহর ছেলে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে তাকে সবচেয়ে শক্তিশালী হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রিন্স তুর্কি বিন আবদুল্লাহ, বাদশাহ আবদুল্লাহর আরেক ছেলে এবং রিয়াদ প্রদেশের সাবেক গভর্নর।
প্রিন্স ফয়সাল বিন আবদুল্লাহ, সৌদি রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সাবেক প্রধান এবং বাদশাহ আবদুল্লাহর আরেক ছেলে।
প্রিন্স মিশাল বিন আবদুল্লাহ, মক্কা ও নাজরান প্রদেশের প্রাক্তন গভর্নর এবং বাদশাহ আবদুল্লাহর আরেক ছেলে।
প্রিন্স তুর্কি বিন নাসের, আবহাওয়া ও পরিবেশের প্রেসিডেন্সির প্রাক্তন প্রধান।
প্রিন্স তুর্কি বিন মোহাম্মদ বিন সৌদ আল কাবীর, রাজকীয় আদালতের সাবেক উপদেষ্টা।
অনিশ্চিত অবস্থা
প্রিন্স আব্দুল আজিজ বিন ফাহদ, বাদশাহ ফাহদের কনিষ্ঠ পুত্র। গুজব ছিল যে আব্দুল আজিজ, বয়স ৪৪, গ্রেপ্তার প্রতিরোধ করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন, কিন্তু সৌদি তথ্য মন্ত্রণালয় একটি বিবৃতি প্রকাশ করে বলেছে যে যুবরাজ "জীবিত এবং ভাল" আছে।
প্রিন্স মনসুর বিন মুকরিন, আসিরের ডেপুটি গভর্নর এবং সাবেক ক্রাউন প্রিন্স মুকরিন বিন আব্দুল আজিজের ছেলে। তিনি একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত হন, যদিও অসমর্থিত অভিযোগ করা হয়েছে যে তার হেলিকপ্টারটি দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা করার সময় গুলি করে নামানো হয়েছিল।
অনুমোদিত
প্রিন্স বন্দর বিন সুলতান, জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সাবেক মহাসচিব এবং জেনারেল ইন্টেলিজেন্স প্রেসিডেন্সির সাবেক প্রধান।
আটক
আদেল ফাকিহ, সাবেক অর্থনীতি ও পরিকল্পনা মন্ত্রী।
অ্যাডমিরাল আবদুল্লাহ বিন সুলতান বিন মোহাম্মদ আল-সুলতান, রাজকীয় সৌদি নৌবাহিনীর কমান্ডার।
ইব্রাহিম আবদুল আজিজ আল-আসাফ, সাবেক অর্থমন্ত্রী।
খালেদ আল-তুওয়াইজরি, রাজদরবারের সাবেক প্রধান।
মোহাম্মদ আল-তোবাইশি, রাজকীয় আদালতের প্রাক্তন প্রধান প্রটোকল।
সামরিক কর্মকর্তাদের
আটক
আবদুল্লাহ সুলতান, সৌদি নৌবাহিনীর কমান্ডার।
আলী আল কাহতানি, সৌদি সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল। হেফাজতে তিনি মারা যান।
ব্যবসায়ী ও পেশাজীবী
আটক
আব্দুর রহমান ফকিহ, ব্যবসায়ী।
আমর আল-দাব্বাগ, ব্যবসায়ী, আল-দাব্বাগ গ্রুপের সিইও (এডিজি)
বকর বিন লাদেন, সৌদি বিন লাদিন গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং ওসামা বিন লাদেনের সৎ ভাই।
খালিদ আবদুল্লাহ আলমোলহেম, সৌদি আরব এয়ারলাইন্সের সাবেক প্রধান।
লোয়াই নাজের, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী।
মনসুর আল-বালাউই, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী।
মোহাম্মদ হুসেইন আল আমুদি, ইথিও-সৌদি বিলিয়নেয়ার ব্যবসায়ী।
নাসের আল তাইয়ার, ব্যবসায়ী, নন-এক্সিকিউটিভ বোর্ড সদস্য আল তাইয়ার ট্রাভেল গ্রুপ।
সালেহ আবদুল্লাহ কামেল, বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী, আরব রেডিও ও টেলিভিশন নেটওয়ার্কের মালিক এবং দালাহ আল বারাকা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা।
সৌদি টেলিকম কোম্পানির সাবেক প্রধান নির্বাহী সৌদ আল-দাউইশ।
ওয়ালিদ বিন ইব্রাহিম আল ইব্রাহিম, বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী, বাদশাহ ফাহদের শ্যালক, মিডল ইস্ট ব্রডকাস্টিং কোম্পানির (এমবিসি)।
জুহাইর ফয়েজ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী।
ওয়ালিদ ফিতাইহি, সৌদি আরব এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বৈত নাগরিকত্ব সহ একজন চিকিৎসক এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী প্রাপ্ত।
ধর্মযাজক
আটক
এইড আল-কারনি, ইসলামী পন্ডিত, লেখক, কর্মী এবং বৈধ অধিকার রক্ষা কমিটির।
আলী আল-ওমারি, টিভি ধর্মগুরু এবং মক্কা ওপেন ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান।
সালমান আল-ওদা, ইসলামিক স্কলার এবং ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অফ মুসলিম স্কলারস বোর্ড অফ ট্রাস্টির সদস্।
সাফার আল-হাওয়ালি, ইসলামী পন্ডিত, লেখক এবং বৈধ অধিকার রক্ষা কমিটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
ইব্রাহিম আল-সাকরান, ইসলামী পন্ডিত, লেখক, গবেষক, আইনজীবী এবং চিন্তাবিদ।
অনিশ্চিত অবস্থা
আহমদ আল-আমারি, ইসলামিক গবেষক এবং মদীনার ইসলামিক ইউনিভার্সিটির কুরআন কলেজের ডিন। হেফাজতে মারা গেলেও তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে অপ্রমাণিত অভিযোগ রয়েছে।
আরও দেখুন
সৌদি আরবে দুর্নীতি
২০১৭ লেবানন-সৌদি আরব বিরোধ
২০১৮-২০১৯ সৌদি নারীবাদীদের উপর ক্র্যাকডাউন
২০১৯ সৌদি আরবে ব্যাপক মৃত্যুদণ্ড
তথ্যসূত্র
সৌদি আরবীয় আইন
এশিয়ায় দুর্নীতি
দুর্নীতি বিরোধী ব্যবস্থা
সৌদি আরবের রাজনৈতিক ইতিহাস |
doc-38 | পদার্থবিজ্ঞানে, প্লাংকের তাপমাত্রা হল প্লাংক একক ব্যবস্থায় তাপমাত্রার এক ধরনের একক। একে Tp দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এই এককের প্রস্তাবক জার্মান পদার্থবিদ মাক্স প্লাংকের নামানুসারে এই নামকরণ করা হয়।
সংজ্ঞা
প্লাংকের তাপমাত্রাকে নিন্মরূপে প্রকাশ করা যায়ঃ
= ১.৪১৬৭৮৫(৭১) × ১০৩২ কেলভিন
এখানে,
mP - প্লাংকের ভর।
c == শূণ্য মাধ্যমে আলোর দ্রুতি।
= হ্রস প্লাংকের ধ্রুবক যা সংজ্ঞায়ীত করা যায় এভাবেঃ
k = বলজম্যান ধ্রুবক।
G = মহাকর্ষ ধ্রুবক।
বন্ধনি চিহ্নের মাঝের সংখ্যাটি ডানের দুই অঙ্কের আদর্শ বিচ্যুতি (standard error) নির্দেশ করে।
গুরুত্ব
বর্তমানে বিজ্ঞানের জানা আওতায়, প্লাংকে অন্যান্য ধ্রুবকের সাথে ১ পরিমাপের প্লাংক তাপমাত্রা মহাকর্ষের সহকারে কোয়ান্টাম তত্ত্বের মৌলিক সীমা বেধে দেয়। Tp এর সমান বা তার চেয়ে বেশি তাপমাত্রায় বিজ্ঞানের তত্ত্বগুলো অকার্যকর হয়ে যায়। কেননা, সেক্ষেত্রে, কোয়ান্টাম মহাকর্ষের আচরণ কি হবে তা আমাদের অজানা।
তথ্যসূত্র
বহিসংযোগ
NIST reference: Planck temperature
What is the opposite of absolute zero?
তাপমাত্রার একক
প্রাকৃতিক একক |
doc-39 | কে. এস. বিজয়কুমার ভারতের তামিলনাড়ুর একজন রাজনীতিবিদ। তিনি ২০১৬ সালের তামিলনাড়ু বিধানসভা নির্বাচনে গুমমিডিপুন্ডি আসন থেকে সর্বভারতীয় আন্না দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গম প্রার্থী হয়ে পঞ্চদশ তামিলনাড়ু বিধানসভা সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
জীবিত ব্যক্তি
জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
সর্বভারতীয় আন্না দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গমের রাজনীতিবিদ
তামিলনাড়ু বিধানসভার সদস্য ২০১৬-২০২১ |
doc-40 | ফিরোজা জামান বাংলাদেশের জাতীয় পার্টির রাজনীতিবিদ যিনি সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন
ফিরোজা জামান ১৯৮৬ সালের তৃতীয় জাতীয় সংসদের মহিলা আসন ৬ থেকে জাতীয় পার্টির মনোনীত সংসদ সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
জীবিত ব্যক্তি
জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য
জাতীয় পার্টির রাজনীতিবিদ
তৃতীয় জাতীয় সংসদ সদস্য
২০শ শতাব্দীর বাংলাদেশী নারী রাজনীতিবিদ
জাতীয় সংসদের মহিলা সদস্য |
doc-41 | হ্যামিল্টন ববি (মৃত্যু: ১০ ডিসেম্বর ২০১১) একজন ভারতীয় আন্তর্জাতিক ফুটবলার ছিলেন।
ক্যারিয়ার
১৯৯৩ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ববি তামিল নাড়ুর হয়ে খেলেছিলেন, যেখানে তিনি দুইবার সন্তোষ ট্রফিতে অধিনায়কের দায়িত্ব করেছিলেন। তিনি রাষ্ট্রপতি কাপে ভারত অনূর্ধ্ব-১৬, ভারত অনূর্ধ্ব-২৩ এবং আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
ব্যক্তিগত জীবন
তিনি সহকর্মী এবং খেলোয়াড় জাভেভিয়ার পিয়াসের ছোট ভাই ছিলেন। তিনি ২০১১ সালের ১০ই ডিসেম্বর তারিখে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ৪৪ বছর বয়সে মারা গিয়েছেন।
তথ্যসূত্র
১৯৬০-এ জন্ম
২০১১-এ মৃত্যু
ভারতীয় ফুটবলার
ভারতের আন্তর্জাতিক ফুটবলার
কোচির ক্রীড়াবিদ
কেরলের ফুটবলার
ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড়
১৯৬০-এর দশকে জন্ম |
doc-42 | আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে তাহির ইবনে আবদুল্লাহ (, মৃত্যু আনুমানিক ৯১০) ছিলেন খোরাসানের শেষ তাহিরি গভর্নর। তিনি ৮৬২ থেকে ৮৭৩ সাল পর্যন্ত শাসন করেছেন।
খোরাসানের গভর্নর
তার পিতা তাহির ইবনে আবদুল্লাহ ৮৬২ সালে মারা যান। এরপর খলিফা প্রথমে তাহিরের ভাই মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে তাহিরকে একই পদে নিয়োগ দিতে চেয়েছিলেন কিন্তু তিনি এই পদ গ্রহণে অসম্মতি জানালে মুহাম্মদ ইবনে তাহিরকে গভর্নর নিয়োগ দেয়া হয়। তবে খোরাসানের অন্যান্য তাহিরি গভর্নরদের মত তাকে ইরাক ও বাগদাদের সামরিক গভর্নরের উপাধি প্রদান করা হয়নি। এসব উপাধি মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহকে প্রদান করা হয়।
পিতার উত্তরসুরি হওয়ার দুই বছর পর হাসান ইবনে জায়েদ ইবনে মুহাম্মদের নেতৃত্বে সংঘটিত জায়েদি বিদ্রোহের ফলে তাবারিস্তান হস্তচ্যুত হয়। তাহিরিরা এই প্রদেশ পুনরুদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়। ৮৬৭ সালে সিস্তানের সাফারি আমির ইয়াকুব ইবনুল লাইস আল-সাফার হেরাত দখন করে এর তাহিরি গভর্নরকে বন্দী করেন। ইয়াকুবকে প্রতিহত করার জন্য সামানি ইবরাহিম ইবনে লাইসের নেতৃত্ব সেনাদল পাঠানো হয় কিন্তু তারা পরাজিত হয়। এরপর মুহাম্মদ ইবনে তাহির সমঝোতা করতে বাধ্য হন।
তার শাসনের দুর্বলতার ফলে খোরাসানে তাহিরি শাসনের অবসান হয়। ৮৭৩ সালে ইয়াকুব রাজধানী নিশাপুরের দিকে অগ্রসর হন। মুহাম্মদ বন্দী হন এবং তিন বছর বন্দী জীবনযাপন করেন।৮৭৬ সালে দাইর আল-আকুলের যুদ্ধে সাফারিরা পরাজিত হওয়ার পর তিনি মুক্তি পান। মুক্তির পর খলিফা তাকে পুনরায় খোরাসানের গভর্নর হিসেবে নিয়োগ দেন কিন্তু তিনি এরপর আর খোরাসানে নিজ কর্তৃত্ব স্থাপন করেননি। খোরাসানের কয়েকজন সাফারি বিরোধী ব্যক্তি যেমন আহমাদ আল-খুজিস্তানি ও রাফি ইবনে হারসামা তাদের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে খুতবায় মুহাম্মদের নাম ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু মুহাম্মদ ক্ষমতার চর্চা থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছিলেন।
পরবর্তী জীবন
মুক্তির পর তিনি বাগদাদে বসবাস শুরু করেন। মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে তাহির মারা যাওয়ার পর তার ভাই উবাইদুল্লাহ ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে তাহির তার পদ লাভ করেন। মুহাম্মদ ইবনে তাহির এসময় উবাইদুল্লাহ ইবনে আবদুল্লাহর পদ গ্রহণে ইচ্ছুক ছিলেন। তাদের এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা পরবর্তী কয়েক বছর ধরে চলেছে। ৮৭৯ সালে সাফারি ইয়াকুব মারা যান এবং তার ভাই আমর বিন লাইস তার উত্তরসুরি হন। খোরাসানের গভর্নর হিসেবে আমর পূর্বের তাহিরিদের মত ক্ষমতা প্রয়োগ করতে থাকেন।
৮৮৫ সালে তিনি উবাইদুল্লাহর বদলে বাগদাদের গভর্নর হন এবং পূর্বের মত খোরাসানের গভর্নর উপাধি লাভ করেন। তবে পূর্বের মত তিনি খোরাসানে নিজ শাসন প্রতিষ্ঠা করেননি। ৯১০ সালের দিকে তিনি মারা যান।
তথ্যসূত্র
উৎস
জন্মের সাল অজানা
৯১০-এর দশকে মৃত্যু
বাগদাদের তাহিরি গভর্নর
৯ম শতাব্দীতে এশিয়ার শাসক
নিশাপুরের আমির
খোরাসানের তাহিরি গভর্নর
৯ম শতাব্দীর ইরানি ব্যক্তি |
doc-43 | ফুটবল ক্লাব অ্যান্ডোরা (; সাধারণত এফসি অ্যান্ডোরা এবং সংক্ষেপে অ্যান্ডোরা নামে পরিচিত) হচ্ছে অ্যান্ডোরা ভিত্তিক একটি স্পেনীয় পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এই ক্লাবটি বর্তমানে স্পেনের দ্বিতীয় স্তরের ফুটবল লিগ সেহুন্দা দিভিসিওনে প্রতিযোগিতা করে। এই ক্লাবটি ১৯৪২ সালের ১৫ই অক্টোবর তারিখে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ৩,৩০৬ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট অ্যান্ডোরা জাতীয় স্টেডিয়ামে এলস ত্রিকলরস নামে পরিচিত ক্লাবটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন স্পেনীয় সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় এদের সারাবিয়া এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন হেরার্দ পিকে। বর্তমানে স্পেনীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় রুবেন বোভের এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।
ঘরোয়া ফুটবলে, অ্যান্ডোরা এপর্যন্ত ৩টি শিরোপা জয়লাভ করেছে। আদ্রিয়া ভিলানোভা, নিকো রাত্তি, কার্লোস মার্তিনেস, মার্ক ফের্নান্দেস এবং সিনান বাকিসের মতো খেলোয়াড়গণ অ্যান্ডোরার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফুটবল ক্লাব অ্যান্ডোরা
১৯৪২-এ প্রতিষ্ঠিত ফুটবল ক্লাব
১৯৪২-এ অ্যান্ডোরায় প্রতিষ্ঠিত
স্পেনের ফুটবল ক্লাব
সেহুন্দা দিভিসিওনের ক্লাব |
doc-44 | একটি চেরি ব্লসম, যা জাপানি চেরি বা সাকুরা নামেও পরিচিত, এটি প্রুনাস বা প্রুনাস সাবজেনাসের বহু গাছের একটি ফুল ।সেরাসাস চেরি গাছের বন্য প্রজাতি ব্যাপকভাবে বিতরণ করা হয়, প্রধানত উত্তর গোলার্ধে। তারা চীন, কোরিয়া এবং বিশেষ করে জাপান সহ পূর্ব এশিয়ায় সাধারণ। তারা সাধারণত শোভাময় চেরি গাছকে উল্লেখ করে, এবং চেরি গাছ নয় যা খাওয়ার জন্য ফল দেয় । চেরি ব্লসমকে জাপানের জাতীয় ফুল হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ইউরোপে, 19 শতকের শেষ থেকে 20 শতকের গোড়ার দিকে, কলিংউড ইনগ্রাম, একজন ইংরেজ, জাপানি চেরি ফুল সংগ্রহ ও অধ্যয়ন করেছিলেন এবং বিভিন্ন শোভাময় জাত তৈরি করেছিলেন এবং চেরি ব্লসম দেখার সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছিল। 1912 সালে জাপান বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে চেরি ব্লসম উপস্থাপন করার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চেরি ব্লসম দেখা ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে চেরি ফুলের একটি সুন্দর গন্ধ রয়েছে বলে বর্ণনা করা হয়েছে এবং এটি অনেক মোমবাতি এবং গৃহস্থালী ব্যবহারের জন্য ধূপের অনুপ্রেরণা।
তথ্যসূত্র
চেরি
চেরি ব্লসম
জাপানের উদ্ভিদ
ফুল
এশিয়ার উদ্যান উদ্ভিদ
জাপানের জাতীয় প্রতীক
আলংকারিক উদ্ভিদ
প্রুনাস |
doc-45 | ফতেজংপুর ইউনিয়ন নামে বাংলাদেশে মোট ২টি ইউনিয়ন রয়েছে। যথা:
ফতেজংপুর ইউনিয়ন, চিরিরবন্দর; (দিনাজপুর জেলা)
ফতেজংপুর ইউনিয়ন, নড়িয়া; (শরীয়তপুর জেলা) |
doc-46 | নীরজা ২০১৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হিন্দি-ভাষায় নির্মিত একটি ভারতীয় জীবনী থ্রিলার চলচ্চিত্র। রাম মাধবানি পরিচালিত এই ছবির কাহিনীকার সাইওয়াইন কাদ্রাস এবং সংযুক্তা চাওলা। অতুল কাসবেকর এর সংস্থা ব্লিং আনপ্লাগড এবং ফক্স স্টার স্টুডিও প্রযোজিত ছবিতে সোনম কাপুর শিরোনাম তথা মুখ্য চরিত্রে আছেন এবং সহঅভিনেতার ভূমিকায় রয়েছেন শাবানা আজমি, যোগেন্দ্র টিকু এবং শেখর রাভজিয়ানী।
এই চিত্রের পটভূমিটি বাস্তব জীবনের ঘটনার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে: ১৯৮৬ সালের ৫ সেপ্টেম্বর লিবিয়ান-সমর্থিত আবু নাইদাল অরগানাইজেশন প্যান এএম ফ্লাইট ৭৩ হাইজ্যাক করে পাকিস্তান এর করাচি তে। ছবিটি ফ্লাইটের হেড পার্সার নীরজা ভানোট এর দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে। তিনি পাইলটদের সতর্ক করে হাইজ্যাকের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করেছিলেন। এভাবে বিমানটি গ্রাউন্ডিং করে ভনোট ৩৭৯ জন যাত্রীর মধ্যে ৩৫৯ জনকে এবং জাহাজে ক্রুদের সাহায্য করার চেষ্টা করতে গিয়ে মারা যান।
ব্লিং আনপ্লাগড এবং ফক্স স্টার স্টুডিও নির্মিত এই চলচ্চিত্রের জন্য কাসবেকর ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে মাধবানি ও কাপুরকে চুক্তিবদ্ধ করেন। সাইওয়াইন কাদ্রাস এবং সংযুক্তা চাওলা চিত্রনাট্য রচনার কাজ করেছিলেন। মূল ফটোগ্রাফি মুম্বাই তে করা হয়েছিল। ছবিতে প্রসূন জোশী রচিত গানের সাথে বিশাল খুরানার সংগীত রয়েছে। নীরজা ২০১৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পাওয়ার পর সমালোচকদের কাছ থেকে প্রশংসা পেয়েছিল এবং নায়িকা প্রধান চরিত্রে সর্বাধিক উপার্জনকারী বলিউড চলচ্চিত্রের একটি হয়ে ওঠে। ছবিটি বক্স অফিসে উপার্জন করেছে।
কাপুরের অভিনয় ও মাধবানি পরিচালনার জন্য বিশেষভাবে প্রশংসিত এই ছবিটি বলিউডের নানা সংস্থা থেকে বেশ কিছু প্রশংসা ও সম্মান কুড়িয়েছে। ৬৪ তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এ হিন্দিতে সেরা ফিচার ফিল্ম এর সম্মান এবং কাপুর পেয়েছেন বিশেষ উল্লেখ্য পুরস্কার। ৬২ তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এ নীরজা ছয়টি পুরস্কার জিতেছে যার মধ্যে আছে সেরা চলচ্চিত্র (সমালোচক), সেরা অভিনেত্রী (সমালোচক) (কাপুর), এবং সেরা সহঅভিনেত্রী (আজমি) পুরস্কার।
পটভূমি
২২ বছর বয়সী নীরজা ভানোট (সোনম কাপুর) এক সন্ধ্যায় একটি ঘরের পার্টিতে দেরি করে আসেন। তাঁর মা রমা (শাবানা আজমি) ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট হিসাবে নীরজার চাকরি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং নীরজাকে পরামর্শ দেন যে তাঁর উচিত পুরানো মডেলিং কেরিয়ারেই ফিরে আসা। নীরজা নিজের (বর্তমান) কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য জোর দেন। তাঁর বয়ফ্রেন্ড জয়দীপ (শেখর রাভজিয়ানী) ড্রাইভ করে তাঁকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দেন।
বিমান চলাকালীন নীরজা কাতার এর দোহায় এক পেশাদার নরেশের (কবি শাস্ত্রী) সাথে তাঁর অসুখী ব্যবস্থা বিয়ে (অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ) নিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রতিফলন তুলে ধরেন। অল্প যৌতুক এবং গৃহকর্মে অক্ষমতার কারণে তাঁকে নির্যাতন করা হয়েছিল। তিনি শেষ পর্যন্ত একটি মডেলিং চুক্তির জন্য দেশে ফিরে আসেন। নরেশ তাঁর বাবা-মাকে যৌতুক এবং তাঁদের মেয়ের গৃহকর্মে দক্ষতার অভাবের অভিযোগ জানিয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছিল। তাতে সে আরও দাবি করে ছিল নীরজা হয় টাকা নিয়ে আসুন নতুবা যেন আদৌ আর ফিরে না আসেন। নীরজা নরেশকে ত্যাগ করে প্যান অ্যাম এয়ারওয়েজ এর চাকরি গ্রহণ করেন।
ইতিমধ্যে প্রকাশ পায় নীরজার বোর্ড প্যান অ্যাম ৭৩ কে লিবিয়া প্রোষিত প্যালেস্তিনি সন্ত্রাসী দল আবু নিদাল সংগঠন করাচিতে হাইজ্যাক করার পরিকল্পনা নিয়েছে। বিমানটি মুম্বাইয়ের সাহার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে করাচিতে অবতরণ করে। যেখানেই চার আবু নিদাল সন্ত্রাসী একজন লিবিয়ার কূটনীতিকের সিকিউরিটি অফিসারের ছদ্মবেশে বিমানটিকে হাইজ্যাক করে। সন্ত্রাসীদের না জানতে দিয়ে নীরজা দ্রুত ককপিটকে সতর্ক করে দেন এবং তিনজন আমেরিকান পাইলট ওভারহেড হ্যাচ দিয়ে পালানোর পক্ষে যথেষ্ট সময় পেয়ে যান। কারণ ছিনতাইকারীরা বুঝতে পারেনি যে বোয়িং ৭৪৭ এর ককপিটটি উপরে অবস্থিত।
যখন এক ভারতীয় আমেরিকান যাত্রী নিজেকে আমেরিকান হিসাবে প্রকাশ করেন তখন একজন সন্ত্রাসী তাঁকে হত্যা করে তাঁর লাশ বিমান থেকে পাকিস্তানি মধ্যস্থতাকারীদের সামনে ফেলে দেয়। সন্ত্রাসীরা নীরজাকে আন্তঃযোগে (ইন্টারকম) একটি ঘোষণার আদেশ দিয়ে যাত্রীদের মধ্যে থেকে এক জন রেডিও ইঞ্জিনিয়ার সন্ধানের চেষ্টা করে। পাকিস্তানি বেতার প্রকৌশলী ইমরান আলী (শশী ভূষণ) যখন উঠে দাঁড়াতে শুরু করেন তখন নীরজা তাঁকে বসার ইঙ্গিত করেন। সন্ত্রাসীরা বিমানে আমেরিকান যাত্রীদের শনাক্ত করতে এবং তাদের জামিন করে রাখার জন্য সমস্ত পাসপোর্ট সংগ্রহ করে; নীরজা এবং তাঁর সহকর্মীরা পাসপোর্টগুলি সংগ্রহ করেন। কোনও আমেরিকান পাসপোর্ট পেলে ট্র্যাশ চিটে ফেলে দিয়ে বা সিটের নীচে লুকিয়ে দিয়ে তাঁরা তাঁদের সাধ্যমতো নিষ্পত্তির চেষ্টা করেন। কোনও আমেরিকান পাসপোর্ট না পেয়ে হতাশ ছিনতাইকারীরা এক ব্রিটিশ যাত্রীকে শনাক্ত করে তাঁকেই জামিন করে।
পাকিস্তানি আলোচকরা অজান্তেই রেডিও ইঞ্জিনিয়ার আলীর নাম প্রকাশ করে ফেলেন। রেডিওকে আলোচনার জন্য ব্যবহার করতে তাঁকে ছিনতাইকারীরা ককপিটে নিয়ে আসে। এদিকে পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ সময় ব্যায় করার জন্য স্টল দেওয়ার চেষ্টা করে। যখন এক ছোট সন্ত্রাসী যাত্রীদের উপর হামলা করে এবং পরিচারকদেরকে বিদ্রূপ করে তখন সন্ত্রাসী নেতা তাকে শাস্তি দেয়। লাঞ্ছিত কনিষ্ঠ সন্ত্রাসী ককপিটে ঝড় তুলে আলীকে গুলি করে রেডিওতে তুমুল হুমকি দিয়ে চিৎকার করতে থাকে। পাকিস্তানি বিমান নিয়ন্ত্রণকারীদের সাথে আলোচনার টানাপড়েনের সময় আলোচকরা আস্তে আস্তে পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ হারাতে থাকে আর ছিনতাইকারীরা মিনিটের মধ্যে আরও উত্তেজিত হয়ে পড়ে।
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পরে বিমানের অতিরিক্ত শক্তিও শেষ হয়ে যায় এবং বিমানের বাতিগুলিও ভিতরে চলে যায়। নীরজা এবং অন্যান্য পরিচারকরা বার বার বোঝানোর চেষ্টা করা সত্ত্বেও সন্ত্রাসীরা ভাবে পাকিস্তানিরা ইচ্ছাকৃতভাবে পাওয়ার কাট করেছে এবং বিমানে পাকিস্তানি অভিযান আসন্ন ভেবে আতঙ্কিত হাইজ্যাকাররা নির্বিচারে যাত্রীদের দিকে গুলি চালাতে শুরু করে। নিজের জীবনের মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে নীরজা জরুরী প্রস্থানের দরজা খুলে দেন এবং যাত্রীদের বিমান থেকে বের করে দেওয়ার জন্য সরু ঢালু পথে যাত্রীদের বাইরে পালিয়ে যেতে ব্যবস্থা করেন। তিনটি অসহায় বাচ্চাকে বন্দুকের গুলি থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করার সময় একজন সন্ত্রাসী তাঁকে তিনবার গুলি করে। বাচ্চারা বিমান থেকে পালিয়ে যেতে সমর্থ হয় এবং নীরজা মারা যাওয়ার আগে নিজেকে দরজার বাইরে এনে জরুরি স্লাইডের নীচে টান দিয়ে যান। সেখানেই নীরজার মৃত্যু হয়।
চলচ্চিত্রটি নীরজার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় যাঁকে শেষ অবধি অশোক চক্র দ্বারা মরণোত্তর সম্মানিত করা হয়েছিলেন। শান্তির সময়ে বীরত্ব, সাহসী কর্ম বা আত্মত্যাগের জন্য ভারতের এই সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান জ্ঞাপন করা হয়।
মন্তব্য
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
২০১৬-এর চলচ্চিত্র
২০১০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র
ভারতীয় চলচ্চিত্র
উড়োজাহাজের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
বিবাচনকৃত চলচ্চিত্র
শ্রেষ্ঠ হিন্দি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত) বিজয়ী
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে ফিল্মফেয়ার সমালোচক পুরস্কার বিজয়ী
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে আইফা পুরস্কার বিজয়ী
২০১৬-এর অ্যাকশন থ্রিলার চলচ্চিত্র
ভারতে নারী সম্পর্কে চলচ্চিত্র
ভারতে সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে চলচ্চিত্র
করাচির পটভূমিতে চলচ্চিত্র
পাকিস্তানের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
মুম্বইয়ে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
ভারতীয় জীবনীসংক্রান্ত চলচ্চিত্র
ভারতীয় অ্যাকশন থ্রিলার চলচ্চিত্র
সত্য ঘটনা অবলম্বনে থ্রিলার চলচ্চিত্র
ফক্স স্টার স্টুডিওসের চলচ্চিত্র
বিমানবন্দরের পটভূমিতে চলচ্চিত্র |
doc-47 | বাংলা বাংলাদেশের একটি বহুল জনপ্রিয় ব্যান্ড। তারা মূলত আধুনিক সঙ্গীত-সরঞ্জামের সমন্বয়ে গ্রাম-বাংলার সনাতন বাউল সঙ্গীত গেয়ে থাকেন। ব্যান্ডের প্রধান গায়িকা আনুশেহ্ আনাদিল এর মতে বাংলা হচ্ছে ‘নকল বাউল’। তাদের প্রথম অ্যালবাম কিংকর্তব্যবিমূঢ় বাংলাদেশের শহুরে তরুণ সমাজের কাছে বেশ জনপ্রিয়তা পায়। বর্তমানে বাউল-ফিউশন সঙ্গীতের যে ধারা দেশে প্রচলিত হয়েছে, বাংলা সেই ধারার অগ্রভাগে রয়েছে। বাংলা বিদেশেও অনেকবার অনুষ্ঠান করেছে। প্রখ্যাত ঢোল-বাদক নজরুল প্রায়শই ব্যান্ডের সাথে বাজিয়ে থাকেন। ২০১১ সালে ভারতের দ্য মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড ফর ইয়াং সাউথ এশিয়ানস (মিতো) অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন আনুশেহ আনাদিল।
ব্যান্ডের সদস্যবৃন্দ
আনুশেহ (ভোকাল)
বুনো (গিটার)
অর্ণব (ভোকাল ও গিটার)
কার্তিক
নজরুল (ঢোল)
শান্তনু (ড্রামস)
প্রকাশিত অ্যালবাম
কিংকর্তব্যবিমূঢ়
প্রত্যুতপন্নমতিত্ব
উল্লেখযোগ্য গান
তোমার ঘরে বাস করে
রাত পোহালে পাখি বলে
ঘাটে লাগাইয়া ডিঙ্গা
নামাজ আমার হইলো না আদায়
কৃষ্ণ পক্ষ কালো পক্ষ
কালারে কইরো গো মানা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বাংলা ব্যান্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য, ইতিহাস ও আর্কাইভ রাখা আছে Bangla Band ওয়েবসাইটে।
বাংলা ব্যান্ডের দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
বাংলাদেশী সঙ্গীত দল
বাংলা ব্যান্ড
১৯৯৯-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বাংলাদেশী রক সঙ্গীত দল |
doc-48 | (সিক)নেসেস () হলো আমেরিকান মেটাল ব্যান্ড স্লিপনটের চতুর্থ ভিডিও অ্যালবাম যা ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১০ তারিখে মুক্তি পায়। ডাবল ডিস্ক রিলিজে আছে ২০০৯ ডাউনলোড ফেস্টিভালে তাদের শীর্ষ অবদানের (performance) একটি রেকর্ডিং সাথে পার্কাশন বাদক শন ক্রাহান নির্মিত একটি ৪৫ মিনিটের নেপথ্যের তথ্যচিত্র, এবং অল হোপ ইজ গণ থেকে চারটি মিউজিক ভিডিও। এটি ব্যান্ডের সাবেক বেস বাদক পল গ্রে এর মৃত্যুর পর ব্যান্ডের প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত এবং তার স্মৃতিতে উৎসর্গকৃত। ২২ সেপ্টেম্বর,২০১০ (সিক)নেস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে নির্বাচিত থিয়েটারে প্রথম পরিবেশিত (premiere) হয়। প্রদর্শনীতে প্রবেশিকা ফ্রি ছিল এবং এটি বিনামূল্যে বিতরণের (giveaway) অন্তর্ভুক্ত । আর্টিস্টডিরেক্ট (Artistdirect) অ্যালবামটিকে পুরস্কারস্বরূপ নিখুত পাঁচে পাঁচ, এবং ব্ল্যাবারমাউথ.নেট (Blabbermouth.net) দশে সাড়ে আট দেয়ায় অভ্যর্থনাও ইতিবাচক ছিল । অ্যালবাম চারটি চার্টের এক নম্বর স্থানে ওঠে: শীর্ষ ৪০ অস্ট্রেলীয় মিউজিক ডিভিডি তালিকা, ফিনল্যান্ড শীর্ষ ১০ মিউজিক ডিভিডি,ইউ শীর্ষ মিউজিকডিভিডি তালিকা।
রেকর্ডিং ও প্রকাশনা
১৩ জুন, ২০০৯ ডাউনলোড ফেস্টিভালে ৮০,০০০ ভক্তদের সামনে শির্ষ প্রদর্শক স্লিপনটের প্রদর্শনের সময় (সিক)নেস রেকর্ড করা হয়। ডনিংটন পার্কে শোটি ৩০ টি ক্যামেরা দিয়ে ধারণ করা হয়। ৪৫ মিনিটের ফ্লিমটিতে (সিক)নেস-এর শ্রুতিগোচর দর্শনে আছে অল হোপ ইজ গণ ওয়ার্ল্ড ট্যুরের সময় ও তার মাঝের সময়ের গিগ গুলো। শন ক্রাহান বলেন যে, "যাওয়া এবং চিত্রগ্রহণ, শুধু মনে হয়েছিল এটি ব্যর্থ হতে পারে কোন উপায় না। এটি আমাদের যাত্রাপথের সেরা পাঁচটি শো-এর একটি হতে যাচ্ছে, এবং যা মূলত ছিল: আমরা মঞ্চ থেকে নামলাম এবং আমাদের নয় জনই একই অনুভব করলাম, আমরা জানতাম আমরা ৮০,০০০ মানুষ ধ্বংস করেছি। এটি পুনরায় দেখলে শুধু আমার চোখ অশ্রু আসে।"
ডিভিডিটি মাত্রাতিরিক্ত মাদকে মৃত্য বরণ করা ব্যান্ড এর সাবেক বেস বাদক পল গ্রেকে উৎসর্গ করে প্রকাশ করা হয় ২৪ মে, ২০১০। রোডরানার রেকর্ডস ডিভিডির মুক্তি সম্পর্কে বলেন: "এটি নিখুত অর্থবহ যে ব্যান্ডটি (সিক)নেস মুক্তি দিবে, সকল স্লিপনট প্রদর্শনীই স্মরণীয়, কিন্তু এটি বিশেষভাবে স্মরণীয় যে ব্যান্ড তাদের সব প্ল্যাটিনাম অ্যালবাম ছাড়িয়ে গেছে। মঞ্চে স্লিপনট তার সবচাইতে স্বাভাবিক অবস্থায় আছে। (সিক)নেস তোমাদেরকে প্রথম সারিতে টেনে নিয় আসবে।"
"সাইকোসোসাল" এর লাইভ পারফরমান্স সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝিতে এম.এস.এন-এ প্রথম পরিবেশন ছিল। বাণিজ্যিক মুক্তির পূর্বে ২২ সেপ্টেম্বর ২০১০, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে থিয়েটারে প্রথম পরিবেশন করা হয়। প্রদর্শনী গ্রাউমান'স চাইনিজ থিয়েটার, কারমিক সিনেমাস, ক্রিকোরিয়ান থিয়েটার, রেভ মোশন পিকচার্স, আলট্রাস্টার সিনেমাস, স্টুডিও মুভি গ্রিল, বো টাই, স্যান্টিকোস থিয়েটার, আলাম ড্রাফ্টহাউস সিনেমা, ইমাজিন এন্টরটেনমেন্ট,ক্লিভল্যান্ড সিনেমা, সিনেমা ক্যাফে এবং রিজেন্ট থিয়েটারে অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রচারের অংশ হিসেবে ২৭ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ক্রাহান। প্রদর্শনী উন্মুক্ত ছিল এবং বেশ কয়েকটি পুরস্কার রাতভর তিনটি অনুষ্ঠানে দৈবাৎভাবে (randomly) দেওয়া হয়। ক্রাহান বলেন "সেই পরিস্থিতিতে (সিক)নেস আমাদের জন্য সম্পূর্ণ করা শিল্পের একক কঠিন টুকরো ছিল ..." এটি মিক্স করা হয় ইংল্যান্ড এর লন্ডনের মিলকো স্টুডিওতে এবং সম্মিলিত (mastered) করা হয় নিউ ইয়র্ক এর স্টার্লিং সাউন্ডে।
অভ্যর্থনা
অ্যালবামের অভ্যর্থনা ইতিবাচক ছিল। অ্যালবামের বর্ণনায় রোডরানাররেকর্ডস.কম (Roadrunnerrecords.com) এ বলা হয়: পারফরমান্সটি স্লিপনটের আদর্শ ফ্যাশন, একেবারে ইলেকট্রিক, বিশেষত এটি স্লিপনটের প্রসিদ্ধ কর্মজীবনের শক্তিশালী বছর গুলির একটিতে আসে।" ব্ল্যাবারমাউথ.নেট (Blabbermouth.net) থেকে স্কট আলিসগ্লু অ্যালবামটিকে দশে সাড়ে আট দিয়েছেন। তিনি এটিকে বেস বাদক পল গ্রে এর প্রতি “চূড়ান্ত উৎসর্গ” বলেন। তিনি আরো উল্ল্যেখ করেন নিয়ন্ত্রিত প্রতিশব্দ প্রদর্শন, ৮০,০০০ শ্রোতা, প্রথম অ্যালবাম থেকে তাদের নিরলস গান পারফরমেন্স এবং "সাইকোসোসাল" ও "বিফর আই ফরগেট" এর মত "অবিস্মরণীয় গান"-এর পারফরমান্স এর সাথে "নিন্দুক ও ভক্তদের মনে করিয়ে দেয় সরাসরি পারফরমান্সে স্লিপনটের প্রতিদ্বন্দ্ব্বীর অভাব"। প্রথম সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যালবামটির ৮,৩০০ কপি বিক্রয় হয়।
বিষয়বস্তু
ডিভিডির বিষয়বস্তু ব্যান্ডের আধিকারিক ওয়েবসাইট এবং অ্যালবামের নোট থেকে যাচাই করা যাবে। ৩১ জুলাই ২০১২ তে একটি ব্লু-রে সংস্করণ মুক্তি পায়।
প্রথম ডিস্ক
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
অডিয়েবল ভিশনস অফ (সিক)নেস (Audible Visions of (sic)nesses)- শন ক্রাহান পরিচালিত ৪০ মিনিটের ফিল্ম
পল গ্রে টিবিউট ("Paul Gray Tribute")
দ্বিতীয় ডিস্ক
২০০৯ এ ডাউনলোড ফেস্টিভলে রেকর্ডকৃত সরাসরি অবদান (Live Performance)
"৭৪২৬১৭০০০০২৭" (742617000027)
"(সিক)" (sic)
"আইলেস" (Eyeless)
"ওয়েট এন্ড ব্লিড" (Wait and Bleed)
"গেট দিস" (Get This)
"বিফোর আই ফরগেট" (Before I Forget)
"সালফার" (Sulfur)
"দ্যা ব্লিস্টার এক্সিস্টস" (The Blister Exists)
"ডেড মেমোরিস" (Dead Memories)
"লেফ্ট বিহাইন্ড" (Left Behind)
"ডিসআস্টারপিস" (Disasterpiece)
"ভার্মিলিওন" (Vermilion)
"এভ্রিথিং এন্ডস" (Everything Ends)
"সাইকোসোসাল" (Psychosocial)
"ডুয়ালিটি" (Duality)
"পিপল=শিট" (People=Shit)
"সার্ফেসিং" (Surfacing)
"স্পিট ইট আউট" (Spit It Out)
মিউজিক ভিডিও
"সাইকোসোসাল" (Psychosocial)
"ডেড মেমোরিস" (Dead Memories)
"সালফার" (Sulfur)
"স্নাফ" (Snuff)
নির্মাণ
"স্নাফ" (Snuff)
কর্মিবৃন্দ
বৈধ নাম ব্যতিরেকে ব্যান্ডের সদস্যদের শূন্য থেকে আট পর্যন্ত অভিহিত করা হয়। নিম্নোক্ত ব্যক্তিদের এ্যালবাম নোট থেকে যাচাই করা সম্ভব
স্লিপনট
(#০) সিড উইলসন – টার্নটেবিল
(#১) জোয়ি জর্ডিসন – ড্রাম
(#২) পল গ্রে – বেস গিটার, ব্যাক ভোকালস
(#৩) ক্রিস ফেন – নিজস্ব পার্কাশান, ব্যাক ভোকালস
(#৪) জিম রুট – গিটার
(#৫) ক্রেইগ জোন্স – স্যাম্পল, স্যাম্পলিং (সঙ্গীত), কিবোর্ড
(#৬) শন ক্রাহান – নিজস্ব পার্কাশান, ব্যাক ভোকালস
(#৭) মিক থমসন – গিটার
(#৮) কোরি টেইলর – ভোকাল
প্রযোজনা দল
মন্টি কণার – এএন্ডআর
পি.আর. ব্রাউন – মিউজিক ভিডিওর পরিচালক, আলোকচিত্র
শন ক্রাহান – "স্নাফ" এবং "(সিক)নেস" এর অডিওবল ভিসনস-এর সহকারী পরিচালক, শিল্পকর্ম, আলোকচিত্র
রুয়েরি ম্যাফি – কনসার্ট পরিচালক
জন প্রোবেন – ডাইনলোড ফেস্টিভাল পরিচালক
নেইল জগ – প্রযোজক
মিক কফম্যান – কনসার্ট প্রযোজক
টেড জেসন – কনসার্ট অডিও নিয়ন্ত্রণ
কলিন রিচার্ডসন – কনসার্ট অডিও মিক্সিং
মার্টিন "জিঞ্জ" ফোর্ড – কনসার্ট অডিও মিক্সিং
মাইকেল রসো – রচনাকার
প্রযোজনা দল (চলমান)
জ্যারাড হিয়ারম্যান – সহকারী কনসার্ট অডিও মিক্সিং
রায়ান মার্টিন – ডিভিডি অডিও ইন্টারফেস ইঞ্জিনিয়ার
ববি টংস – অডিওবল ভিসনস অফ "(সিক)নেস"-এর চিত্রগ্রহণ, আলোকচিত্র
স্কট ক্যাভেন – অডিওবল ভিসনস অফ "(সিক)নেস"-এর চিত্রগ্রহণ
লরা রিচার্ডসন – সমন্বয়
কোরি ব্রেনান – ব্যবস্থাপনা
জেইসন জন – ব্যবস্থাপনা সহকারী
স্কট ক্যাভেন – ডিভিডি নক্সা
মাইকেল বোল্যান্ড – আস্তিন নকশা
অ্যান্ডি কপিং – ডাইনলোড ফেস্টিভাল সহায়তাকারক
জন জ্যাকসন – বুকিং
রিক রসকিন – বুকিং
তালিকা এবং মানপত্রসমূহ
তথ্যসূত্র
স্লিপনট
মার্কিন সঙ্গীত দল |
doc-49 | সুনির্দিষ্ট হামলা বা
ইংরেজি পরিভাষায় সার্জিক্যাল স্ট্রাইক (Surgical strike) হল এক ধরনের যুদ্ধশৈলী যেখানে নির্দিষ্ট সামরিক শত্রু বা শত্রুপক্ষের নির্দিষ্ট স্থানকে লক্ষ্য করে নেওয়া হয় এবং সেই নির্দিষ্টকৃত শত্রু বা স্থানে সূক্ষ্মভাবে মোক্ষম আঘাত হানা হয় যাতে সেই লক্ষ্যের কাছে অন্য কোনো অসামরিক বস্তু বা নাগরিক এই আক্রমণের কবলে না পড়ে।
বর্ণনা
সুনির্দিষ্ট হামলা সাধারণত অতর্কিতে, ঝটিকা গতিতে করা হয়। যুদ্ধ বিমান, ক্ষেপণাস্ত্র অথবা উৎকৃষ্ট-প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সৈনিক দ্বারা এই হামলা করা হয় যাতে দ্রুতগতিতে কাজ সমাধা হয়। এই ধরনের আক্রমণ আক্রমণকারীকে নিরীহ মানুষের ক্ষতি বা প্রাণহানি করার অপবাদ থেকে মুক্ত করে নৈতিকভাবে উচ্চ অবস্থানে থাকতে সহায়তা করে।
দৃষ্টান্ত
ইসরায়েল
১৯৮১ সালে ইসরায়েলের ইরাকি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের উপর বোমাবর্ষণ এটির প্রকৃষ্ট উদাহরণ। ১৯৭৬এ, উগান্ডাতে এদের একটি বিমান ছিনতাই করে ইসরায়েলি যাত্রীদের মুক্ত করাও এক সফল দৃষ্টান্ত।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বেশ কয়েকবার ক্রুজ মিসাইল ব্যবহার করেছে আফগানিস্তানে আল-কায়দা জঙ্গিগোষ্ঠির উপর। সুদানেও এই প্রযুক্তিসমূহ কার্যকরী হয়েছে।
আরও দেখুন
বিন্দুবৎ লক্ষ্যবস্তু (পয়েন্ট টার্গেট)
বিমান হামলা
তথ্যসূত্র
সামরিক পরিভাষা
রণনীতি
যুদ্ধবিজ্ঞান
১৯৪৫-পরবর্তী যুদ্ধবিগ্রহ
লক্ষ্যস্থির করা (যুদ্ধবিগ্রহ) |
doc-50 | কম্পিউটিংয়ে একটি অপটিক্যাল ডিস্ক ড্রাইভ হল একটি অপটিক্যাল ড্রাইভ হল একটি অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক কম্পিউটার ডিস্ক ড্রাইভ যা ডেটা পড়তে এবং লিখতে লেজার বিম প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
একটি ডিস্ক ড্রাইভ যা লেজার লাইট বা ইলেক্ট্রম্যাগণেটিক তরঙ্গ ব্যবহার করে দৃশ্যত আলোর বর্ণচ্ছটার কাছাকাছি বা মধ্যে অপটিক্যাল ডিস্ক পড়া বা লিখার ক্রিয়ার অংশ হিসেবে। কিছু ড্রাইভ ডিস্ক থেকে শুধু পড়তে পারে, কিন্তু সাম্প্রতিক ড্রাইভগুলো সাধারণত পড়া ও লিখা উভয় ক্ষমতার হয়ে থাকে যাকে বার্নার বা রাইটার নামেও ডাকা হয়। কম্পেক্ট ডিস্ক, ডিভিডি এবং ব্লু-রে ডিস্ক হল সাধারণ ধরনের অপটিক্যাল মিডিয়া যা এই সব ড্রাইভ দিয়ে পড়া এবং রেকর্ড করা যায়। অপটিক্যাল ড্রাইভ হল সামষ্টিক নাম ড্রাইভ বলতে বোঝানো হয় "সিডি" "ডিভিডি" বা "ব্লু-রে" যার সঙ্গে "ড্রাইভ" এবং "রাইটার" কথাটি যুক্ত করা হয়।
অপটিক্যাল ডিস্ক ড্রাইভ হল ভোক্তাদের ব্যবহৃত ব্যবহার সামগ্রী যেমন সিডি প্লেয়ার, ডিভিডি প্লেয়ার এবং ডিভিডি রেকর্ডারের অখণ্ড অংশ। এগুলো কম্পিউটারে সাধারনভাবে ব্যবহার করা হয় সফটওয়্যার এবং ভোক্তাদের বন্টিত ডিস্ক পড়ার জন্য এবং তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ডাটা জমা, রেকর্ড এবং বিনিময় করার জন্য। ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ যার সামর্থ্য ১.৪৪ মেগাবাইট অপটিক্যাল ড্রাইভের দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে এদের কম দাম এবং উচ্চ ক্ষমতার কারণে। বেশিরভাগ কম্পিউটার এবং ভোক্তাদের হার্ডওয়্যারে অপটিক্যাল রাইটার রয়েছে। ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ, উচ্চ ক্ষমতা, ছোট, এবং কম দামি ও বহনযোগ্য হওয়ায় পড়া ও লেখার সক্ষমতার জন্য প্রয়োজন হয়।
স্থানীয়ভাবে ব্যবহারের জন্য ও ডাটা বণ্টনের জন্য ডিস্ক রেকর্ডিং শুধু মাত্র যেসব ফাইল ভোক্তাদের গৃহস্থালি যন্ত্রপাতিতে চালানো যায় (মিডিয়া, সিনেমা, গান ইত্যাদি) এবং কম পরিমাণের (সাধারণ ডিভিডি ৪.৭ গিগাবাইট) তাতেই সীমাবদ্ধ। কিন্তু শুধু ছোট পরিমাণে, গণ-উৎপাদিত বিশাল সংখ্যক চিহ্নিত ডিস্ক কমদামি এবং দ্রুতগতির একক রেকর্ডিং থেকে।
অপটিক্যাল ডিস্ক কম পরিমাণের ডাটা ব্যাক আপ রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিন্তু অপটিক্যাল ডিস্ক দিয়ে পুরো হার্ড ডিস্ক ব্যাক আপ রাখা যাতে কয়েকশ গিগাবাইট তথ্য থাকতে পারে (২০১১ অনুসারে) বাস্তবসম্মত নয়। বড় ধরনের ব্যাকআপগুলো এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভ দিয়ে করা হয় যেহেতু তাদের দাম কমে গেছে। আর পেশাদার পরিবেশে চৌম্বকীয় টেপ ড্রাইভ দ্বারা এই ব্যাক আপ রাখা হয়।
আরো দেখুন
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার
Cue sheet (music software)
ফ্লপটিক্যাল
আইএসও ইমেজ
অপটিক্যাল ডিস্ক প্রণয়ন সফটওয়্যারের তালিকা
বহুস্তরীয় রেকর্ডিং
অপটিক্যাল ডিস্ক প্রণয়ন
অপটিক্যাল ডিস্ক রেকর্ডিং প্রযুক্তি
অপটিক্যাল জুকবক্স
Phase-change Dual
গ্রহণকারি (রেডিও)
রিপিং
Sled definition
Spin definition
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Understanding CD-R & CD-RW
CD-Recordable FAQ
CD/DVD/Blu-ray news and reviews
Why Audio CD-R Discs Won't Always Play
How to Fix a Faulty CD Burner Driver
An IDE ODD (Top) and a SATA ODD (Bottom). Both are designed for laptops.
An IDE ODD. It is 5.25-inch in form factor.
A SATA ODD. It is 5.25-inch in form factor.
অডিও স্টোরেজ
অপটিক্যাল কম্পিউটার স্টোরেজ
ডিস্ক ড্রাইভ
ভিডিও স্টোরেজ
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার
জাপানি উদ্ভাবন
মার্কিন উদ্ভাবন |
doc-51 | অনুজনন হল একটি প্রক্রিয়া যেটি ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা এবং চাপজনিত ভূ- অভ্যন্তরে চাপা পড়া পলি এর ভৌতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তন বর্ণনা করে। প্রাথমিক পর্যায়ে, পলির এই পলল শিলায় রূপান্তর ( লিথাইফিকেশন ) এর সাথে কেবলই ছিদ্রতা হ্রাস পাওয়ার মাধ্যমে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত হয়, যখন এর উপাদানসমূহ অবিকৃত অবস্থায় থাকে। ঊর্ধ্বের অবক্ষেপ জমার সাথে সাথে শিলাটি আর গভীরে প্রবেশ করতে শুরু করে । এর ফলে এর অভ্যন্তরস্থ জৈব বস্তু কেরোজেন এবং বিটুমিন এ রূপান্তরিত হয়ে যায়। অনুজনন প্রক্রিয়ায় পৃষ্ঠের পরিবর্তন ( আবহাওয়া ) এবং রূপান্তর এর কোন ভূমিকা থাকেনা। অনুজনন এবং রূপান্তরসমূহের মধ্যে মূলত কোনো সূক্ষ্ম সীমানা নেই তবে পরেরটি সাধারণত উচ্চতর তাপমাত্রা এবং চাপে ঘটে থাকে। জলতাপীয় দ্রবণ, উল্কাজনিত আঘাতে সৃষ্ট ভূগর্ভে অবস্থিত ভূগর্ভস্থ জল, ছিদ্রতা, ব্যাপ্তিযোগ্যতা, দ্রবণীয়তা এবং সময় প্রভৃতি হল এ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য প্রভাব বিস্তারকারী নিয়ামক।
অবক্ষেপণের পর, পললসমূহ দৃঢ় ও ঘন হয়ে যেতে থাকে কারণ এগুলো ক্রমাগত ভূ-অভ্যন্তরে কয়েক স্তরবিশিষ্ট পললের নিচে গেড়ে যায় এবং সেখানেই দ্রবণ হতে থিতিয়ে পড়া খনিজের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে যায়। দানাদার পলি, শিলা খণ্ড এবং জীবাশ্মের অংশবিশেষ অনুজননের সময় অন্যান্য খনিজ দ্বারাও প্রতিস্থাপিত হতে পারে। সাধারণত অনুজননের সময় ছিদ্রতা কমে যায়, তবে তা হতে হবে খনিজের দ্রবীভবন এবং ডলমাইটিজেশান ইত্যাদি বিরল ক্ষেত্রে ব্যতীত ।
শৈলসমূহে অনুজননের অধ্যয়ন তাদের অতিক্রম করা ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস এবং তাদের প্রদত্ত প্রকৃতি এবং তরলসমুহের ধরন যেগুলোর মাধ্যমে এরা সঞ্চালিত হয়েছে সেসব বোঝার জন্য ব্যবহৃত হয়। বাণিজ্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে, এই ধরনের অধ্যয়নসমূহ বিভিন্ন অর্থনৈতিকভাবে টেকসই খনিজ এবং হাইড্রোকার্বন আমানতের সন্ধানের সম্ভাবনা নির্ধারণে সহায়তা করে থাকে।
হাড়ের টিস্যুুসমূহের পচনের ক্ষেত্রেও অনুজনন প্রক্রিয়াটির রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
নৃতাত্ত্বিক এবং জীবাণুবিদ্যায় অনুজননের ভূমিকা
অনুজনন শব্দটি, যার আক্ষরিক অর্থ "প্রজন্ম জুড়ে", এবং এটি ভূতত্ত্বের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। যাইহোক, এই শব্দটি কঙ্কালের (জৈবিক) উপাদানগুলির মধ্যে ঘটে যাওয়া পরিবর্তন এবং অবস্থান্তর বর্ণনা করার জন্য নৃবিজ্ঞান, প্রত্নতত্ত্ব এবং জীবাশ্নবিজ্ঞান প্রভৃতি ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশেষ করে অনুজনন "ক্রমবর্ধমান শারীরিক, রাসায়নিক এবং জৈবিক পরিবেশ; এই প্রক্রিয়াসমূহ একটি জৈবিক বস্তুর মূল রাসায়নিক এবং কাঠামোগত বৈশিষ্ট্যসমূহকে পরিবর্তন করবে এবং সংরক্ষণ বা ধ্বংসের ক্ষেত্রেও এটির চূড়ান্ত নিয়তি নিয়ন্ত্রণ করবে"। প্রত্নতাত্ত্বিক বা জীবাশ্মের হাড়ের উপর অনুজননের সম্ভাব্য প্রভাবটি মূল্যায়নের উদ্দেশ্যে, হাড় এবং আচ্ছাদিত মাটির প্রাথমিক এবং খনিজ সংশ্লেষণ এবং সেইসাথে স্থানীয় সমাধি পরিবেশ (ভূতত্ত্ব , জলবায়ু, ভূগর্ভস্থ ) থেকে শুরু করে অনেকগুলি বিষয়গুলির মূল্যায়ন করা প্রয়োজন।
হাড়ের জটিল গঠন যেখানে এক-তৃতীয়াংশ জৈব পদার্থ (প্রধানত প্রোটিন কোলাজেন ) এবং দুই তৃতীয়াংশ খনিজ পদার্থ (যার বেশিরভাগই হাইড্রোক্সিপ্যাটাইট আকারের ক্যালসিয়াম ফসফেট ) তার অনুজনন প্রক্রিয়াকে আরও জটিল করে তোলে। এক্ষেত্রে রূপান্তর প্রায় সকল স্তরেই ঘটতে পারে। যেমন আণবিক ক্ষয় এবং প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে, কেলাসিত পুনঃবিন্নস্ত্যকরণের মাধ্যমে, ছিদ্রতা এবং ক্ষুদ্র অবকাঠামোগত পরিবর্তনের মাধ্যমে ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ইউনিটকেই বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। হাড়ের অনুজননের তিনটি সাধারণ পথ চিহ্নিত করা হয়েছে:
জৈব পর্যায়ে রাসায়নিক ক্ষয়।
খনিজ পর্যায়ে রাসায়নিক ক্ষয়।
(ক্ষুদ্র) যৌগিক জৈবিক আক্রমণ।
এগুলো হল:
কোলাজেনের দ্রবনীয়তা সময়, তাপমাত্রা এবং পরিবেশগত পিএইচ এর উপর নির্ভর করে। উচ্চ তাপমাত্রায় কোলাজেন ক্ষয়ের হার ত্বরান্বিত হয় এবং মাত্রাতিরিক্ত পিএইচ কোলাজেন স্ফীত হওয়া এবং ত্বরিত হাইড্রোলাইসিস এসবের কারণ হতে পারে। কোলাজেন ক্ষয়ের মাধ্যমে হাড়ের ছিদ্রতা বৃদ্ধি পায়। আর এর ফলে হাড় হাইড্রোলাইটিক ক্ষরণের জন্য সংবেদনশীল হয়ে ওঠে যেখানে অ্যামিনো অ্যাসিডের সাথে হাইড্রোক্সিপ্যাটাইট এর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের দরুন এটি স্নেহযুক্ত প্রজাতির অভ্যন্তরীণ এবং বহিরাগত উৎসের চার্জযুক্ত স্থিতি গ্রহণের অনুমতি দেয়।
হাইড্রোলাইটিক ক্রিয়াকলাপ খনিজ পর্বের রূপান্তরসমূহের কাজে একটি মুখ্য ভূমিকা পালন করে যা কোলাজেনের ত্বরিত রাসায়নিক এবং জৈব-অবক্ষয়কে প্রকাশ করে দেয়। রাসায়নিক পরিবর্তন কেলাসনকে প্রভাবিত করে। যেমন F− বা CO3− আয়নের উত্তোলনের ফলে পুনঃকেলাসন ঘটতে পারে যেখানে হাইড্রোক্সিপ্যাটাইট দ্রবীভূত থাকে এবং পুনরায় থিতিয়ে পড়ে আর এটি বহিরাগত বস্তুসমূহের মিলিতকরন কিংবা প্রতিস্থাপন অনুমোদন করে।
একবার কোনও ব্যক্তিকে সমাধিস্ত করা হলে সেখানে জীবাণুর আক্রমণ ঘটে যা হাড়ের ক্ষয়ের সবচেয়ে সাধারণ প্রক্রিয়া এবং এটি খুব দ্রুতই ঘটে। এই পর্যায়ে, বেশিরভাগ হাড়ের কোলাজেন ক্ষয় হয়ে যায় এবং ছিদ্রতা বৃদ্ধি পায়। কম পিএইচ দ্বারা সৃষ্ট খনিজ পর্যায়ের দ্রবীভূতকরণ কোষ বহির্ভূত জীবাণুর আক্রমণের ফলে এসব জীবাণুর এনজাইমসমূহ দ্বারা কোলাজেনসমূহে প্রবেশের অনুমতি পায়।
হাইড্রোকার্বন গঠনে অনুজননের ভূমিকা
অধঃক্ষেপণ কালীন কোনো প্রাণী বা উদ্ভিদ পদার্থকে সমাহিত করা হলে তাপমাত্রা এবং চাপ বৃদ্ধির কারণে উপাদানসমূহের জৈব অণু ( লিপিড, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং লিংগিন - হিউমিক যৌগসমূহ) ভেঙে যায়। এই রূপান্তর সাধারণত সমাধির চারপাশের প্রথম কয়েকশ মিটারের মধ্যেই ঘটে থাকে এবং দুটি প্রাথমিক উপজাত সৃষ্টি করে । এগুলো হল : কেরোজেন এবং বিটুমিন।
সাধারণত এটি মেনে নেয়া হয় যে হাইড্রোকার্বনসমূহ এই কেরোজেনসমূহের (জৈবিক তত্ত্ব অনুযায়ী) তাপীয় পরিবর্তন দ্বারা গঠিত হয়। এইভাবে, নির্দিষ্ট শর্ত দেওয়া থাকলে (যার বেশিরভাগ তাপমাত্রা-নির্ভরশীল) কেরোজেনসমূহ ক্র্যাকিং বা ক্যাটেজেনসিস নামে পরিচিত রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হাইড্রোকার্বন গঠনের উদ্দেশ্যে ভেঙে যায়।
পরীক্ষামূলক তথ্যের উপর ভিত্তি করে একটি গতিশীল মডেল অনুজননের বেশিরভাগ অপরিহার্য রূপান্তরসমূহ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। আর একটি গাণিতিক মডেলকে একটি নিবিড় ছিদ্রতা যুক্ত মাধ্যমে দ্রবিভুতকরন- অধঃক্ষেপণ কে রূপ দেয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই মডেলসমূহ নিবিড়ভাবে অধ্যয়ন করা হয়েছে এবং গভীর ভূতাত্ত্বিক প্রয়োগসমূহে আরোপ করা হয়েছে।
অনুজননকে হাইড্রোকার্বন এবং কয়লা সৃষ্টি এর উপর ভিত্তি করে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। এগুলো যথাক্রমে: প্রাক অনুজনন (শুরুর), মধ্য অনুজনন (মাঝারি) এবং শেষ অনুজনন (দেরী) । প্রারম্ভিক বা প্রাক অনুজনন পর্যায়ে খোলসসমূহ এর ছিদ্রের মধ্যস্থিত জল হারাতে থাকে, সাধারণত হাইড্রোকার্বন তৈরি হয় না আর হলেও তা খুবই কম এবং কয়লা লিগনাইট এবং সাব-বিটুমিনাসের মধ্যে এটিতে অবস্থান্তর ঘটতে থাকে। মধ্য অনুজনন চলাকালীন সময়, কাদামাটির খনিজসমূহের পানিবিয়োজন ঘটে। তখন তেলের সৃষ্টির প্রধান বিকাশ ঘটতে শুরু করে এবং উচ্চ থেকে কম উদ্বায়ী বিটুমিনাস কয়লা গঠিত র হয়। শেষ অনুজনন চলাকালীন সময়, জৈব পদার্থ ক্র্যাকিং প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করে এবং এর ফলে শুকনো গ্যাস উৎপাদিত হয় এবং অর্ধ- অ্যানথ্র্যাসাইট কয়লার বিকাশ ঘটে ।
নবগঠিত জলজ পললসমূহের প্রারম্ভিক অনুজননকে বিভিন্ন ইলেক্ট্রন গ্রহণকারী অণুজীব ব্যবহার করে মধ্যস্থতা করানো হয়। এটি তাদের বিপাকের একটি অংশ হিসাবে পরিগণিত হয়। জৈব পদার্থগলো ছিদ্রের পানিতে বায়বীয় কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2) অবমুক্ত করে খনিজযুক্ত করা হয়, যা বিভিন্ন শর্তসমূহের উপর নির্ভর করে জলের কলামের চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই পর্যায়ে খনিজযুক্তকরণের বিভিন্ন প্রক্রিয়াসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ নাইট্রিফিকেশন এবং ডিনাইট্রিফিকেশন, ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইড হ্রাস, আয়রন হইড্রোক্সাইড হ্রাস, সালফেট হ্রাস এবং গাঁজন ।
হাড়ের পচনে অনুজননের ভূমিকা
অনুজনন পরিবেশে উন্মুক্ত বিশেষকরে আর্দ্রতার সংস্পর্শে আসা হাড়ের জৈব কোলাজেন এবং অজৈব উপাদানসমূহের (হাইড্রোক্সিপ্যাটাইট, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম) অনুপাতকে পরিবর্তন করে দেয়। এটি প্রাকৃতিক হাড়ের উপাদানসমূহের বিনিময়ে,শূন্যস্থান বা খুঁতসমূহে অবক্ষেপণ, হাড়ের উপরিভাগে পরিশোষণ এবং হাড় থেকে পরিশ্রতকরণের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়।
আরো দেখুন
মূল্যবান প্রস্তরবিশেষ - ক্ষুদ্র কেলাস এবং বিভিন্ন ধরনের সিলিকা যাতে মোগানাইটও বিদ্যমান থাকতে পারে
চুন - একটি ক্ষুদ্র, মিহি গুঁড়োযুক্ত পলল শিলা যা ক্রিপ্টোকেলাসিত সিলিকা দ্বারা গঠিত
অগ্নিপ্রস্তর - খনিজ কেলাস হতে প্রাপ্ত ক্রিপ্টোকেলাস
পিণ্ড - ঘনসন্নিবিষ্ট ভর যা কণাসমূহের অভ্যন্তরে খনিজ সিমেন্টের বর্ষণের ফলে উৎপন্ন হয়
জীবাশ্ম - অতীতের ভূতাত্ত্বিক যুগ থেকে সংরক্ষিত জীবদেহের অংশ বা চিহ্ন
তথ্যসূত্র
ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া
জীবাশ্ম জ্বালানী
পললবিজ্ঞান |
doc-52 | আমাল মালিক () হলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র সঙ্গীত পরিচালক এবং গায়ক। তিনি সর্দার মালিক এর নাতি, দেবু মালিক এর ছেলে, আরমান মালিক এর ভাই এবং অনু মালিক এর ভাতিজা। আমাল ৮ বছর বয়সেই সঙ্গীত শেখা শুরু করেছিলেন এবং পিয়ানো বাজাতে পছন্দ করতেন। তিনি ২০১৪ সালে সালমান খান এর জয় হো ছবির মাধ্যমে সঙ্গীতের জগতে পা রাখেন।এরপর তিনি খুবসুরত ছবির নায়না গানটির সঙ্গীত পরিচালনা করেন। তিনি ২০১৫ সালে মেঁ রাহুঁ ইয়া না রাহুঁ গানটির মাধ্যমে সর্বাধিক জনপ্রিয়তা পান।
প্রাথমিক জীবন
আমাল "জামনাবাই নার্সি স্কুল" এ পড়াশোনা করেন এরপর "এন.এম. কলেজ" থেকে বি.কম ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি ক্লাসিকাল সঙ্গীতে তার দাদা সর্দার মালিকের কাছ থেকে তালিম নিয়েছিলেন। তিনি "ট্রিনিটি কলেজ অফ মিউজিক" থেকে পিয়ানোর উপর কোর্সও করেছিলেন।
ডিসকোগ্রাফি
সুরকার হিসেবে
গায়ক হিসেবে
ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর
খুয়াব - পিভিআর পিকচারস এন্ড বুলসআই এন্টারটেইনমেন্ট
একক
আমাল এই গানগুলোর সুর দিয়েছেন টি - সিরিজ এর সাথে চুক্তির কারণে এবং গানগুলোর প্রযোজক ভুসন কুমার
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
১৯৯০-এ জন্ম
জীবিত ব্যক্তি
২১শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়ক
২১শ শতাব্দীর ভারতীয় সুরকার
জিঙ্গল সুরকার
বলিউডের নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী
ভারতীয় চলচ্চিত্র সঙ্গীত সুরকার
ভারতীয় গায়ক
ভারতীয় পুরুষ সুরকার
ভারতীয় নেপথ্য গায়ক
ভারতীয় সুরকার
মুম্বই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
মুম্বইয়ের সঙ্গীতজ্ঞ
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক বিভাগে আইফা পুরস্কার বিজয়ী
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক বিভাগে জি সিনে পুরস্কার বিজয়ী
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক বিভাগে স্ক্রিন পুরস্কার বিজয়ী |
doc-53 | কানপুর বলশেভিক ষড়যন্ত্র মামলাটি ১৯২৪ সালে ব্রিটিশ ভারতে শুরু হওয়া একটি বিতর্কিত আদালতের মামলা।
১৯২২ সালে পেশোয়ারের পরে, ব্রিটিশ সরকার আরও দুটি ষড়যন্ত্র মামলা শুরু করেছিল, একটি কানপুর (১৯২৪) এবং দ্বিতীয়টি মীরাটে (১৯২৯)। মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ কমিউনিস্ট সংগঠক যারা ভারতে কাজ করেছেন, যেমন এসভি ঘাটে, এসএ ডাঙ্গে, মুজাফ্ফর আহমদের মতত ব্যক্তিরা। এছাড়া অক্ষয় ঠাকুর, রফিক আহমেদ এবং শওকত উসমানীর মতো দলের অভিবাসী সদস্যরা।
১৯২৪ সালের ১৭ মার্চ এসএ ডাঙ্গে, এম.এন রায়, মুজাফফর আহমদ, নলিনী গুপ্ত, শওকত উসমানি, সিঙ্গারাভেলু চেত্তিয়ার, সৈয়দ গুলাম হুসেন এবং অন্যান্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল যে তারা কমিউনিস্ট হিসাবে "ব্রিটিশ ভারতের রাজা সম্রাটকে সম্পূর্ণরূপে তার সার্বভৌমত্ব থেকে বঞ্চিত করতে চেয়েছিলেন। একটি সহিংস বিপ্লবের মাধ্যমে সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটেন থেকে ভারতের বিচ্ছিন্ন করা"; যাকে বলা হয় কাউনপুর (বর্তমানে কানপুর বানানে) বলশেভিক ষড়যন্ত্র মামলা।
এই মামলাটি ভারতে সহিংস বিপ্লব ঘটাতে কমিন্টার্ন পরিকল্পনার প্রতি মানুষের আগ্রহকে আকৃষ্ট করে। "প্রতিদিন সংবাদপত্রের পৃষ্ঠাগুলি চাঞ্চল্যকর কমিউনিস্ট পরিকল্পনাগুলি ছড়িয়ে দেয় এবং মানুষ প্রথমবারের মতো কমিউনিজম এবং এর মতবাদ এবং ভারতে কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনালের লক্ষ্য সম্পর্কে এত বড় আকারে শিখেছিল"।
সিঙ্গারাভেলু চেত্তিয়ার অসুস্থতার কারণে মুক্তি পেয়েছেন। এম.এন. রায় দেশের বাইরে থাকায় তাকে গ্রেফতার করা যায়নি। গুলাম হোসেন স্বীকার করেছেন যে তিনি কাবুলে রুশদের কাছ থেকে অর্থ পেয়েছিলেন এবং তাকে ক্ষমা করা হয়েছিল। মুজাফফর আহমেদ, শওকত উসমানি ও ডাঙ্গেকে চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই মামলাটি ভারতীয় জনসাধারণের কাছে সক্রিয়ভাবে কমিউনিজমকে পরিচিত করার জন্য দায়ী ছিল।
কানপুরের মামলা শেষ হবার পর ব্রিটেন বিজয়ী ঘোষণা করেছিল যে মামলাটি "কমিউনিস্টদের শেষ" করেছে। কিন্তু ১৯২৫ সালের ডিসেম্বরে শিল্প শহর কানপুর সিঙ্গারাভেলু চেত্তিয়ারের সভাপতিত্বে বিভিন্ন কমিউনিস্ট গ্রুপের একটি সম্মেলনের সাক্ষী হয়। ডাঙ্গে, মুজাফফর আহমেদ, নলিনী গুপ্তা, শওকত উসমানি প্রমুখ সভার সংগঠক ছিলেন। বৈঠকে বোম্বেতে (বর্তমানে মুম্বাই) সদর দপ্তর করাসহ ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি গঠনের জন্য একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়। বলশেভিকদের প্রতি বৃটিশ সরকারের চরম শত্রুতা, তাদেরকে কমিউনিস্ট পার্টি হিসেবে প্রকাশ্যে কাজ না করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করেছিল, কিন্তু তারা শ্রমিক ও কৃষক পার্টি নামে আরও উন্মুক্ত এবং অ-ফেডারেটেড প্ল্যাটফর্ম বেছে নিয়েছিল।
আরও দেখুন
মানবেন্দ্রনাথ রায়
তথ্যসূত্র
উত্তরপ্রদেশের ইতিহাস
১৯২৪-এ ভারত
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন |
doc-54 | পোকেমন গো () হল নিয়াটিক ইনকর্পোরেটেড নির্মিত এবং পোকেমন ফ্র্যানচাইজির অংশ, পোকেমন কোম্পানির প্রকাশিত একটি বাস্তবিক অবস্থান ভিত্তিক গেম, যা অ্যান্ড্রয়েড বা আই.ও.এস. ডিভাইসে খেলা যায়। এই গেমটি বিনামূল্যে খেলা যায় এবং এর জন্য জি.পি.এস. ও ইন্টারনেট কানেকশনের প্রয়োজন হয়। ৬ জুলাই ২০১৬ সালে এই গেমটি মুক্তি পায়।
গেমপ্লে
পোকেমন কব্জা করা
পোকেমন গো গেমটির প্রধান গেমপ্লে হল বাস্তবিক দুনিয়ার সাথে সামঞ্জস্য রেখে গেমের পরাবাস্তবিক দুনিয়া, যা বাস্তবিক পৃথিবীর আদতে সৃষ্ট স্থানে গিয়ে খেলতে হয়। বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন পোকেমনের স্পন বা আবির্ভাব হয়। এখনো পর্যন্ত গেমটিতে, মূল অ্যানিমে ও মূল ধারার গেমের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কান্টো, ঝোটো, হোয়েন, সিনো ও এলোলান পোকেমন গুলো রিলিজ করা হয়েছে। গেমে পোকেমন চার ভাবে ধরা বা কব্জা করা যায়। ১) ওয়াইল্ড বা অগমেন্টেড দুনিয়ায় যখন আবির্ভাব ঘটে, ২) রেইড থেকে, ৩) রিসার্চ টাস্ক থেকে এবং ৪) এগ হ্যাচ বা ডিম থেকে।
বেশিরভাগ পোকেমনই ওয়াইল্ডে স্পন হয়। তবে লিজেন্ডারি (লেক ট্রিয়ো ছাড়া), মিথিকাল এবং কিছু পোকেমন ছাড়া (অ্যালোলান ম্যারোওয়াক, অ্যালোলান রাইচু, অ্যাবসল, সিংক্স, মাওয়াইল) বাকী সব পোকেমনই ওয়াইল্ডে পাওয়া যার। স্পন হওয়ার সাথে সাথে পোকেমনের উপর ক্লিক করলেই ক্যাচ স্ক্রিন আসে। সেখানে বল ছুঁড়ে মারতে হয়। সফল্ভাবে সম্পন্ন করতে পারলেই পোকেমনটি ধরা যায়।
রেইড
গেমটি রিলিজ দেওয়ার এক বছর পর, নায়ান্টিক রেইড ব্যবস্থা চালু করে। রেইডে অংশ নিতে প্রথমত গেমারকে সেই রেইড জিমের কাছে আসতে হয়। এরপর রেইড পাস ব্যবহার করে লবিতে অংশ নেওয়া যার। প্রত্যেক লবিতে সর্বোচ্চ ২০ জন প্লেয়ার অংশ নিতে পারেন। রেইড মূলত টিয়ার ১ থেকে ৫ পর্যন্ত হয়ে থাকে। ১ সবচেয়ে সহজ এবং ৫ সবচেয়ে কঠিন, এবং টিয়ার ৫ সাধারণত লিজেন্ডারি পোকেমন হয়ে থাকে। রেইড সফলভাবে সম্পন্ন করেতে পারলে গেমের বিভিন্ন আইটেম, অভিজ্ঞতার সাথে সাথে পোকেমনটি কব্জা করের সুযোগ পাওয়া যায়।
খেলোয়াড় বনাম খেলোয়াড়
২০১৮ সালে নায়ান্টিক পিভিপি বা খেলোয়াড় বনাম খেলোয়াড়ের প্রথা চালু করে। এখানে খেলোয়াড়গণ ৩ টি বিভাগে একজন অন্যজনকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে। বিভাগ গুলো ১) গ্রেট লীগ ( সিপি ১৫০০ অনধিক), ২) আল্ট্রা লীগ (সিপি ২৫০০ অনধিক), ৩) মাস্টার লীগ (সিপির ক্যাপ নেই)। প্রত্যেক খেলোয়াড় ৩ টি করে পোকেমন নিয়ে অবতীর্ণ হয়ে থাকেন। যে প্রতিপক্ষের সব পোকেমন ফেইন্ট বা অজ্ঞান করে দিতে পারবে, সেই বিজয়ী হয়।
এক্স রেইড
সুনির্দিষ্ট কিছু জিমে রেইড সম্পন্ন করেলে এক্স রেইডের আমন্ত্রন পাওয়া যার। এর বৈশিষ্ট হল বিশেষ পোকেমন রেইডে পরাস্ত করে তা কব্জা করা। এখনো পর্যন্ত এক্স রেইডে মিউটু, ডিঅক্সিস (নরমাল), ডিঅক্সিস (অ্যাটাক), ডিঅক্সিস (ডিফেন্স) এর আবির্ভাব হয়েছে।
কমিউনিটি দিবস
২০১৮ জানুযারি থেকে এই গেমে মাসে কোন এক পূর্বনির্ধারিত দিনে এই কমিউনিটি ডে বা দিবসের আয়োজন করে আসছে। এর মূল আকর্ষণ হল এই দিনে সেই পোকেমনটির শাইনি পাওয়ার হার বেড়ে যার এবং বিশেষ ক্ষমতা ধারণ করতে পারে। এর মূল উদ্দেশ্য হল, গেমিং কমিউনিটির মাঝে মিলন ও সাক্ষাৎ ঘটানো।
তথ্যসূত্র
নোটসমূহ
উদ্ধৃতিসমূহ
বহিঃসংযোগ
অ্যান্ড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম) গেম
উদ্দীপিত বাস্তবতা অ্যাপ্লিকেশন
ফ্রি-টু-প্লে ভিডিও গেমস
আইওএস গেমস
ইন্টারনেট মেমেস
আউটডোর লোকেটিং গেমস
পোকেমন ভিডিও গেমস
২০১৬-এর ভিডিও গেমস
যুক্তরাষ্ট্রে বিকশিত ভিডিও গেমস
ভিডিও গেম বিতর্ক
নিয়াটিক, ইনক. গেমস
২০১৬-এর ভিডিও গেম
আইওএস গেম
যুক্তরাষ্ট্রে উন্নীত ভিডিও গেম |
doc-55 |
ঘটনাবলী
১১৫৪ - ৪র্থ অড্রিয়ান পোপ নির্বাচিত হন। তিনিই একমাত্র ইংরেজ যিনি পোপ পদে অধিষ্ট হয়েছেন।
১৫৩৪ - তুরস্কের সুলতান সুলেমান বাগদাদ দখল করেন।
১৬৪৪ - শান্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
১৭৯১ - বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন বরিবাসরীয় ব্রিটেনে দি অবজার্ভার পত্রিকা প্রকাশিত হয়।
১৭৯৮ - ইংল্যান্ডে আয়কর প্রবর্তিত হয়।
১৮২১ - ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও তারাচরণ দত্তের সম্পাদনায় সাপ্তাহিক ‘সম্বাদ কৌমুদী’ প্রথম প্রকাশিত হয়।
১৮২৯ - লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক আইন করে সতীদাহ প্রথা বন্ধ করে দেন।
১৮৩৩ - আমেরিকায় দাসপ্রথাবিরোধী সংগঠন গড়ে ওঠে।
১৮৯৯ - প্রথমবারের মতো টাইফয়েড জ্বর প্রতিরোধের জন্যে এই জ্বরের ভ্যাকসিন মানব দেহে ব্যবহার করা হয়।
১৯২৪ - মুম্বইয়ে গেটওয়ে অব ইন্ডিয়া-র উদ্বোধন হয়।
১৯৫৩ - শেরে বাংলা, ভাসানী ও সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট গঠন।
১৯৫৯ - সেচ ও বিদ্যুৎ প্রকল্প রূপায়নের লক্ষ্যে ভারত ও নেপালের মধ্যে আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৯৬৫ - আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড সময় বিকেল সাতটা ত্রিশ মিনিটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কেনেডী কেপ থেকে হারকিউলিস-২ রকেট দিয়ে “জেমিনি ৭.” উপগ্রহ ধরনের নভোযান উৎক্ষেপন করে।
১৯৭০ - পল্টনে বিশাল জনসমুদ্রে মওলানা ভাসানীর স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তান দাবি উত্থাপন।
১৯৭১ - ভারত–পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ -এ ভারতীয় নৌবাহিনী পাকিস্তানি নৌবাহিনীর চারটি জাহাজ নষ্ট করে দেয়।
১৯৭৪ - শ্রীলংকায় বিমান দুর্ঘটনায় ১৯১ জন নিহত হয়।
১৯৭৫ - সুরিনাম জাতিসংঘে যোগদান করে।
১৯৮০ - ড্রামার জন বনহ্যামের মৃত্যুতে (২৫ সেপ্টেম্বর) লিজেন্ডারী ইংরেজ রক ব্যান্ড লেড জেপ্লিন ভেঙ্গে যায়।
১৯৮১ - দিল্লি কুতুবমিনার এলাকায় পদপিষ্ট হয়ে ৪৫ জনের প্রাণহানি ঘটে।
১৯৯০ - গণআন্দোলনের মুখে বাংলাদেশের ৯ বছরের প্রেসিডেন্ট এরশাদের পদত্যাগের সিদ্ধান্ত ঘোষণা।
১৯৯১ - সোভিয়েত ইউনিয়ন বিলুপ্ত ঘোষিত হয়।
১৯৯১ - বৈরুতে সাংবাদিক টেরি এ অ্যান্ডারসন সাত বছর বন্দি থাকার পর মুক্তি লাভ করেন।
১৯৯৩ - ইয়েলৎসিনের অনুগত ট্যাংক ও সাঁজোয়া বাহিনী ১০ ঘণ্টা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পার্লামেন্ট ভবন দখল করে নেয় এবং ১০০০ বিদ্রোহীকে গ্রেফতার করে।
১৯৯৬ - মঙ্গল গ্রহের উদ্দেশ্যে নভোযান পাথফাইন্ডার আমেরিকার ফ্লোরিডা থেকে উড্ডয়ন করে।
১৯৯৫ - প্রোগ্রামিং ল্যাংগুইজ জাভাস্ক্রিপ্ট এর যাত্রা শুরু।
১৯৯৯ - মিছেল ফ্রান্সের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক পার্টির প্রথম নারী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
জন্ম
১৮৭৫ - জার্মান কবি রাইনার মারিয়া রিলকে।
১৮৮৮ - রমেশচন্দ্র মজুমদার, ভারতের বাঙালি অধ্যাপক ও ইতিহাসবিদ।( মৃ.১১/০২/১৯৮০)
১৮৯৩ - দুর্গাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, ভারতের প্রখ্যাত বাঙালি অভিনেতা ।(মৃ.২০/০৬/১৯৪৩)
১৯১০ - আর. ভেঙ্কটরমন,ভারতীয় আইনজ্ঞ,স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং ভারতের অষ্টম রাষ্ট্রপতি।(জ.২৭/০১/২০০৯)
১৯৩৫ - কাজী আবদুল বাসেত, বাংলাদেশী চিত্রশিল্পী এবং চারুকলা বিষয়ের শিক্ষক।
১৯৮৩ - কাজী মারুফ বাংলাদেশি চলচ্চিত্র অভিনেতা।
১৯৯১ - সারাহ ভিঞ্চি , অস্ট্রেলিয়ার ১ পয়েন্ট হুইল চেয়ার বাস্কেটবল খেলোয়াড়।
মৃত্যু
১১৩১ - ফারসি কাব্য সাহিত্যের অবিস্মরণীয় কবি ওমর খৈয়াম।
১৯৮৯ - সৈয়দ মুহাম্মদ আহসান, পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর।
২০০০ - কলিন কাউড্রে, ব্রিটিশ ভারতের মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সিতে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ইংরেজ ক্রিকেটার ও অধিনায়ক।
২০১৬ - অরুণকুমার বসু, রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞ, শিক্ষক ও কালজয়ী বাংলা গানের স্রষ্টা। (জ.১৯৩৩)
২০১৭ -
পূরবী মুখোপাধ্যায় প্রথিতযশা রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী। (জ.১৯৩৪)
শশী কাপুর,বিখ্যাত ভারতীয় অভিনেতা ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। (জ.১৮/০৩/১৯৩৮)
২০১৯ - বব উইলিস, সাবেক ইংল্যান্ড অধিনায়ক, কিংবদন্তি ফাস্ট বোলার ও তিন দশক ধরে ধারাভাষ্যকার।
২০২২ - বিশ্বের সেরা ১০ টেনিস সেরা তারকার কোচ নিক বলেতিয়েরি। (জ. ৩১/০৭/১৯৩১)
ছুটি ও অন্যান্য
ভারতীয় নৌবাহিনী দিবস।
স্বেচ্ছাসেবক দিবস (বাংলাদেশ)।
বাংলাদেশ জাতীয় বস্ত্র দিবস
বহিঃসংযোগ
গ্রেগরীয় পঞ্জিকার দিন
ডিসেম্বর |
doc-56 | পান্না রাজ্য ছিলো ব্রিটিশ শাসিত ভারতে অবস্থিত একটি দেশীয় রাজ্য, যা বর্তমানে ভারতের অন্তর্গত৷ এটি বর্তমানে মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের পান্না জেলা গঠন করেছে৷
১,০০৮ টি গ্রাম সংবলিত পান্না রাজ্য ছিল মধ্য ভারত এজেন্সির বুন্দেলখণ্ড এজেন্সির অন্তর্গত একটি দেশীয় রাজ্য, যা ৬,৭২৪ বর্গ কিলোমিটার অঞ্চলজুড়ে বিস্তৃত ছিল। রাজ্যটির রাজধানী ছিল বর্তমান পান্না জেলার পান্না শহরে।
ইতিহাস
এই রাজ্যটির পূর্বতন রাজধানীটি পান্না শহরে ছিলনা। তবে রাজ্যটির প্রতিষ্ঠাকাল ছিল আনুমানিক ১৪৫০ খ্রিস্টাব্দ এবং প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন একজন রাজগোণ্ড রাজা।
প্রায় তিনশ বছর পর মহারাজা ছত্রশাল দীর্ঘ সময় ধরে মুঘলদের প্রতিহত করার পর পান্না রাজ্যের (পূর্বের রাজধানী পান্না না থাকায় রাজ্যটির পৃথক নাম ছিল) প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পান্না শহরে রাজ্যের রাজধানী স্থানান্তরিত করেন। নবনির্মিত শহরের প্রতিষ্ঠার পর তিনি মারাঠা পেশোয়াদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ ভাবেই চুক্তিবদ্ধ হন। ১৬৮০ মাহোবা দখলের পর পান্না রাজ্যের রাজা ছত্রশাল বুন্দেলখন্ড অধিকাংশ অঞ্চল দখল করতে সক্ষম হন। ১৭৩১ খ্রিস্টাব্দে তার মৃত্যু হলে তার বৃহত্তম রাজ্য পুত্রদের মধ্যে ভাগাভাগি হয়ে যায় এবং এক-তৃতীয়াংশ সম্পত্তির অধিকারী হন তার জামাতা পেশোয়া প্রথম বাজিরাও।
পান্না রাজ্যের অধিকারী হন ছত্রশালের জ্যেষ্ঠ পুত্র হার্দে শাহ।, ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে পান্না ব্রিটিশ ভারতের দেশীয় রাজ্যে পরিণত হয়৷ রাজা নির্পত সিং সিপাহী বিদ্রোহের সময়ে ব্রিটিশদের সাহায্য করলে ব্রিটিশ সরকার তাকে "মহারাজা" উপাধিতে ভূষিত করেন৷ ঐ একই সময়ে পান্নার মহারাজা নাগোদ এবং সোহাবল রাজ্যের ওপর অধিকার লাভ করেন৷
১৯০২ খ্রিস্টাব্দে মহারাজা মাধো সিংকে ভারতের ভাইসরয় পদচ্যুত করেন এক বছর পূর্বে নিজেও কাকা রাও রাজা খুমন সিংকে বিষ দিয়ে হত্যা করার অপরাধ প্রমাণ হওয়ার কারণে।
মহারাজা যাদবেন্দ্র সিং জুদেব ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের পয়লা জানুয়ারি ভারতীয় অধিরাজ্যে যোগদানে সম্মতি স্বাক্ষর করলে রাজ্যটি স্বাধীন ভারতের বিন্ধ্যপ্রদেশের পান্না জেলায় পরিণত হয়। ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দের পয়লা নভেম্বর তারিখে বিন্ধ্যপ্রদেশ, নবগঠিত মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের অংশীভূত হয়।
শাসকবর্গ
পান্না রাজ্যের শাসকগণ মহারাজা উপাধিতে ভূষিত হতেন এবং রাজ্যটি ছিল একটি ১১ তোপ সেলামী সম্মানপ্রাপ্ত রাজ্য।
রাজা
১৬৭৫ - ১৭৩১ রাজা ছত্রশাল
১৭৩১ - ১৭৩৯ হার্দে শাহ সিং
১৭৩৯ - ১৭৫২ সভা সিং
১৭৫২ - ১৭৫৮ আমন সিং
১৭৫৮ - ১৭৭৭ হিন্দুপত সিং
১৭৭৭ - ১৭৭৯ অনিরুদ্ধ সিং
১৭৭৯ - ১৭৮৫ পদশূণ্য
১৭৮৫ - ১৭৯৮ ধোকল সিং
১৭৯৮ - ১৮৩৪ কিশোর সিং
১৮৩৪ - ১৮৪৯ হরবংশ রায়
১৮৪৯ - ১৮৬৯ নির্পত সিং
মহারাজা
১৮৬৯ - জুন ১৮৭০ নির্পত সিং
৯ জুন ১৮৭০ - ১৮৯৩ রুদ্রপ্রতাপ সিং (১ জানুয়ারি ১৮৭৬ থেকে, স্যার রুদ্রপ্রতাপ সিং)
১৮৯৩ - ৯ মার্চ ১৮৯৮ লোকপাল সিং
৯ মার্চ ১৮৯৮ – ২২ এপ্রিল ১৯০২ মাধো সিং
২০ জুন ১৯০২ – ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ যাদবেন্দ্র সিং জুদেব
নামমাত্র মহারাজা
১৯৪৭ - ১৯৬৩ : যাদবেন্দ্র সিং জুদেব
রাঘবেন্দ্র সিং জুদেব (মাঝলে মহারাজা) ও ভরতেন্দ্র সিং জুদেব (নানহে মহারাজা)
১৯৬৩ - xxxx : নরেন্দ্র সিং জুদেব
xxxx - ২০০৯ : মানবেন্দ্র সিং জুদেব
তথ্যসূত্র
মধ্যপ্রদেশের ইতিহাস
মধ্যপ্রদেশের দেশীয় রাজ্য
১৭৩১-এ ভারতে প্রতিষ্ঠিত
পন্না জেলা
রাজপুত
১৯৫০-এ ভারতে বিলুপ্ত |
doc-57 | উসমানীয় তুর্কি ছিল বর্তমান আধুনিক তুর্কি ভাষার পূর্বসুরি। ১৯২৮ সালে কামাল আতাতুর্কের বিভিন্ন সংস্কারমূলক কাজের একটি হিসেবে উসমানীয় তুর্কি লিপিকে একটি ধ্বনিমূলক লাতিন বর্ণমালা দিয়ে প্রতিস্থাপিত করা হয়। একই সাথে নবগঠিত তুর্কি ভাষা সংগঠন (Turkish Language Association) একটি প্রকল্প শুরু করে যেখানে ভাষাটি থেকে আরবি ও ফার্সি কৃতঋণ শব্দের পরিবর্তে স্থানীয় তুর্কি উৎসের প্রতিশব্দ ব্যবহারকে উৎসাহিত করা হয়।
লিখন পদ্ধতি
আরও দেখুন
তুর্কীয় ভাষাসমূহ
ভাষা
তুর্কি ভাষা
তিউনিসিয়ার ভাষা
তুর্কীয় ভাষাসমূহ
এশিয়ার বিলুপ্ত ভাষা |
doc-58 | অর্জন সিংহ (১৬ এপ্রিল ১৯১৯-১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭) ভারতীয় বিমান বাহিনীর সর্বোচ্চ পদবীধারী ব্যক্তি ছিলেন। অর্জন ১৯৬৪ সাল থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত ভারতীয় বিমান বাহিনীর চিফ অব দ্যা এয়ার স্টাফ (বিমান বাহিনীর প্রধান কর্মকর্তা) ছিলেন। পাকিস্তান এবং ভারতের মধ্যকার ১৯৬৫ সালের ভয়াবহ যুদ্ধের সময় তিনি ভারতীয় বিমান বাহিনীকে উপযুক্ত নেতৃত্ব দিয়ে জয়ী করে তোলেন এবং পুরস্কার স্বরূপ ভারত সরকার দ্বারা 'পদ্মবিভূষণ' পদক লাভ করেন। ১৯৬৬ সালে তাকে এয়ার চীফ মার্শাল পদে উন্নীত করা হয় এবং স্বাধীন ভারতে তিনিই সর্বপ্রথম এই পদবীধারী ব্যক্তি হিসেবে পরিগণিত হন। ২০০২ সালে তাকে ভারতীয় বিমান বাহিনীর সর্বোচ্চ পদবী 'মার্শাল অব দ্যা এয়ার ফোর্স' দেওয়া হয়, ভারতের সেনাবাহিনীতে ফিল্ড মার্শাল (এ পদবীর সমান) দু'জন (শ্যাম মানেকশ এবং কোদানদেরা মদপ্পা কারিয়াপ্পা) এবং নৌবাহিনীতে আজ অবধি কাউকে পাঁচ-তারকা পদ দেওয়া হয়নি।
পূর্ব জীবন এবং কমিশন
১৯১৯ সালের ১৫ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন অর্জন বর্তমান পাকিস্তানের ফয়সালাবাদে যেটি তখন লয়ালপুর নামে পরিচিত ছিলো। অর্জনের বাবা ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন অনাযুক্তক সেনা ছিলেন। ১৯৩৮ সালে রাজকীয় বিমান বাহিনী কলেজ ক্র্যানওয়েলে প্রবেশ করেন অর্জন এবং এর পরের বছরের ডিসেম্বর মাসে রাজকীয় ভারতীয় বিমান বাহিনীতে কমিশন পান তিনি।
বিমান বাহিনীতে কর্মজীবন
১৯৪৩ সালে তাকে ভারপ্রাপ্ত স্কোয়াড্রন লিডার করে নং ১ স্কোয়াড্রনের অধিনায়ক করা হয়। এই ১ নং স্কোয়াড্রনকে তিনি বার্মায় সামরিক অভিযান করেন এবং তাকে এজন্য দক্ষ উড্ডয়ন প্রতীক (ডিসটিংগুইশ্ড ফ্লাইং ক্রস) পদক দেওয়া হয়, অর্জন ১৯৪৫ সালে ভারতীয় বিমান বাহিনীর প্রদর্শনী ফ্লাইটের অধিনায়কত্ব করেছিলেন এবং ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট তিনি দিল্লির রেড ফোর্টের ওপর দিয়ে বিমান উড্ডয়ন পরিচালনা করেছিলেন ভারপ্রাপ্ত গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে।
সূত্র:
নোট
তথ্যসূত্র
ভারতীয় বিমানবাহিনীর এয়ার মার্শাল
১৯১৯-এ জন্ম
২০১৭-এ মৃত্যু
পাঞ্জাবি ব্যক্তি
সিভিল সার্ভিসে পদ্মবিভূষণ প্রাপক
ফয়সালাবাদের ব্যক্তি
বিমানবাহিনী প্রধান (ভারত)
ভারতীয় শিখ
ভারতীয় মার্শাল
শিখ যোদ্ধা
পাঞ্জাব, ভারতের সামরিক ব্যক্তি |
doc-59 | স্যার চার্লস এন্টনি রিচার্ড হোর (জন্ম জানুয়ারি ১১, ১৯৩৪) টোনি হোর বা সিএআর হোর নামেও পরিচিত) একজন ইংরেজ কম্পিউটার বিজ্ঞানী। ১৯৬০ সালে তিনি কুইক সর্ট নামক বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত সর্টিং অ্যালগোরিদম উদ্ভাবন করেন। এই আবিষ্কারের জন্যেই তিনি সমধিক পরিচিত।
জীবনী
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
১৯৩৪-এ জন্ম
ইংরেজ কম্পিউটার বিজ্ঞানী
টুরিং পুরস্কার বিজয়ী
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
দ্য ড্রাগন স্কুল, অক্সফোর্ডের শিক্ষিত ব্যক্তি
ব্রিটিশ কম্পিউটার বিজ্ঞানী
রয়েল সোসাইটির সভ্য
নাইটস ব্যাচেলর
জীবিত ব্যক্তি
কলম্বোর ব্যক্তি |
doc-60 | টম্বস্টোন, ১৯৯৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি আমেরিকান ওয়েস্টটার্ন চলচ্চিত্র। ছবিটি পরিচালনা করেছেন, জর্জ পি. কসমাতোস এবং চিত্রনাট্য লিখেছেন, কেভিন জেরি যিনি প্রথমে পরিচালক ও পরে প্রযোজনায় চলে আসেন। চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন, কার্ট রাসেল, ভ্যাল কিমার, স্যাম ইলিয়ট, বিল প্যাক্সটন, পাউয়ারস বোথ এবং দানা দিলানি।
ছবিটি ১৯৮০ এর পর আরিজোনার টম্বস্টোন শহরের বন্দুক যুদ্ধের ঘটনা নিয়ে নির্মিত। এছাড়া ছবিটিতে ও.কে. কোরাল ও এরাপ ভেনডাটা রাইডের বন্দুকযুদ্ধও স্থান পেয়েছে। চলচ্চিত্রটিতে কিছু ওয়েস্টার্ন আউটল ও শহরের শেরিফ ও তাদের মার্শালদের কাহিনী ফুটিয়ে তুলা হয়েছে। টম্বস্টোন ১৯৯৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় এবং $৫৬,৫০৫,০৬৫ ডলার আয় করে। ছবিটি অর্থনৈতিক ভাবে সাফল্য লাভের পাশাপাশি ওয়েস্টার্ন ক্যাটাগরির ১৯৭৯ সালের পর থেকে সকল ছবির মধ্যে ব্যবসার দিক দিয়ে ১৩ নাম্বারে অবস্থান করে।
গান
টোম্বস্টোনের সাউন্ডট্রেক অ্যালবাম ইনট্রাডা রেকর্ডস কর্তৃক ১৯৯৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয়। ১৬ মার্চ, ২০০৬ সালে দুই পৃষ্ঠাওয়ালা ছবিটির আরো একটি অ্যালবাম প্রকাশ করে ইনট্রাডা রেকর্ডস।
তথ্যসূত্র
১৯৯৩-এর চলচ্চিত্র
ওয়েস্টার্ন চলচ্চিত্র
ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
মার্কিন চলচ্চিত্র
সত্য ঘটনা অবলম্বনে নাট্য চলচ্চিত্র
মার্কিন জীবনীমূলক নাট্য চলচ্চিত্র
সত্য ঘটনা অবলম্বনে অ্যাকশন চলচ্চিত্র
১৯৯০-এর দশকের ঐতিহাসিক চলচ্চিত্র
মার্কিন ঐতিহাসিক চলচ্চিত্র
১৮৮০-এর দশকের পটভূমিতে চলচ্চিত্র
অ্যারিজোনায় ধারণকৃত চলচ্চিত্র
১৯৯০-এর দশকের ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
১৯৯০-এর দশকের মার্কিন চলচ্চিত্র |
doc-61 | ক্লদ রুজে দ্য লিল, () মাঝে মাঝে বানানে de l'Isle (১০ মে, ১৭৬০ – ২৬ জুন, ১৮৩৬), ছিলেন একজন ফরাসি সেনাবাহিনীর প্রতিভাবান অফিসার। তিনি বিখ্যাত ছিলেন ১৭৯২ সালে, Chant de guerre pour l'armée du Rhin শিরোনামীয় এই সংগীত ও শব্দগুলো লেখার জন্য যা লা মার্সেইয়েজ নামে পরিচিত হয় এবং জাতীয় সংগীতরূপে খ্যাত হয়।
মৃত্যু
রুজে দ্য লিল সিনে-এত-ঐসে-এর চৈজি-ল-রোইতে মৃত্যুবরণ করেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ১৯১৫ সালের ১৪ জুলাই তার চিতাভস্মকে চৈজি-ল-রোই গোরস্থানে আনা হয়।
তথ্যসূত্র
১৭৬০-এ জন্ম
১৮৩৬-এ মৃত্যু
ফরাসি সংগীতজ্ঞ
রোমান্টিক সংগীতজ্ঞ
ফরাসি বিপ্লবের মানুষ
জাতীয় সংগীতের লেখক
জাতীয় সঙ্গীত রচয়িতা
ফরাসি বিপ্লবের ব্যক্তি
ফ্রান্সের বন্দী ও আটক |
doc-62 | শ্রীকান্ত কল্যাণী (জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৬৪) একজন ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার । তিনি বাংলা ও মহারাষ্ট্রের হয়ে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলেছেন।
২০১৬-১৭ ভারতীয় ঘরোয়া মৌসুমের জন্য তাকে অস্ট্রেলিয়ান ডেভিড অ্যান্ড্রুজের স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছিল, যিনি গত দুই মৌসুমে দলের কোচ ছিলেন। ছয় বছরে পঞ্চম মহারাষ্ট্রের কোচও হয়েছেন তিনি।
আরো দেখুন
বাংলার ক্রিকেটারদের তালিকা
মহারাষ্ট্রের ক্রিকেটারদের তালিকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ভারতীয় ক্রিকেট কোচ
পুনে থেকে আগত ক্রিকেটার
মহারাষ্ট্রের ক্রিকেটার
বাংলার ক্রিকেটার
ভারতীয় ক্রিকেটার
জীবিত ব্যক্তি
১৯৬৪-এ জন্ম |
doc-63 | ২০২১ সালের ১৭ জুন ইজমিরের কোনাকে এইচডিপি দলের সদর দপ্তরে পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির (এইচডিপি) ৩৮ বছর বয়সী সদস্য ডেনিজ পয়রাজকে হত্যা করা হয়েছিল নিহত হন। এটি পুলিশের নজরদারিতে ছিল।
পটভূমি
তুরস্ক সরকার প্রায়ই এইচডিপির বিরুদ্ধে কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) সাথে সাংগঠনিক সম্পর্কের অভিযোগ করে, তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান এইচডিপি রাজনীতিবিদদের সন্ত্রাসী বলে অভিহিত করেন। এইচডিপি বন্ধ করার মামলার হুমকি দেওয়া হয় একই সময়ে এই হামলা চালানো হয়। আততায়ী কয়েক মাস ধরে পিকেকে জঙ্গীদের হত্যা করতে চেয়েছিল এবং ২০২১ সালের জানুয়ারিতে এইচডিপি সদর দপ্তরের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে এবং হামলার আগে ভবনের নিকটবর্তী হোটেলে অবস্থান করে ২০২১ সালের মে মাসে, সে হামলার সময় ব্যবহৃত একটি রুগার বন্দুক কিনেছিল। সারপিল কামালবেয়ের মতে, পুলিশ যখন দলীয় সদর দপ্তরের বাইরে ছিল তখন এই হামলা চালানো হয়।
শিকার
ডেনিজ পয়রাজ ১৯৮৩ সালে ইজমিরে মারদিন থেকে একটি কুর্দি পরিবারে নয় ভাইবোনের মধ্যে জ্যেষ্ঠ হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মের পরপরই পরিবারটি মার্দিন ফিরে আসে, যেখানে পরিবারের কিছু সদস্য মানবাধিকার সংবাদমাধ্যম বিয়ানেটকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকার অনুসারে, পরিবারগুলোর বাড়িতে কয়েকবার অভিযান চালানো হয়। ডেনিজের বয়স যখন বারো বছর তখন পরিবারটি শেষ পর্যন্ত ইজমিরে ফিরে আসে। ইজমিরে, তিনি টেক্সটাইল শিল্পে এবং কিছু সময়ের জন্য সচিব হিসাবে কাজ করেছিলেন। আক্রমণের সময় তিনি এইচডিপি ভবনে স্বেচ্ছায় কাজ করেন, তার মায়ের জন্য একটি শিফট কভার করেন যার হাতে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল।
হত্যা
হামলাকারী সকালবেলা পার্টির সদর দফতরে প্রবেশ করে, গভর্নরস অফিস অনুমান করে যে আততায়ীর পোয়ারাজকে প্রায় ১১:০৫ মিনিটে গুলি করেছিল, যখন ইজমির সারপিল কেমালবে থেকে এইচডিপি এমপি সকাল ১১:৫০ কে গুলি করার সময় উল্লেখ করেছিলেন। আক্রমণকারী তার সাথে দশটি গুলি সহ রাগার পিস্তল বহন করেছিলেন এবং বন্দী এইচডিপি এমপি সেবাহাত টুনসেলের একটি ছবিতেও গুলি করেছিলেন। কামালবেয়ের মতে, পুলিশ দলীয় কার্যালয়ের বাইরে থাকা অবস্থায় এই হামলার ঘটনা ঘটে। হামলাকারী পোয়ারাজকে হত্যা করার আগে ভবনটিতে আগুন লাগানোর চেষ্টা করেছিলেন।
হামলাকারী
তুর্কি কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, হত্যাকারী একজন প্রাক্তন স্বাস্থ্যকর্মী। হামলাকারী তার বেশ কয়েকটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছে, যেখানে তাকে সিরিয়ায় বিশেষ করে মানবিজ এবং আলেপ্পোতে থাকারকালীন অস্ত্র বহন করতে দেখা যায় । অতি-ডানপন্থী গ্রে উলভসের চিহ্নও ঝলকাতে দেখা গেছে, যা জাতীয়তাবাদী আন্দোলন পার্টির (এমএইচপি) সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। আততায়ীকে আটক করার পর, তিনি অভিযোগ করেন যে তিনি কোনও দলের সাথে যুক্ত ছিলেন না এবং বিল্ডিংয়ে এলোপাথাড়ি গুলি করেছিলেন। তিনি এই হামলার জন্য কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) প্রতি তার বিদ্বেষকে দায়ী করেছিলেন এবং যুক্তি দিয়েছিলেন যে তারা যদি ভবনে থাকত তাহলে তিনি আরও বেশি করে হত্যা করতেন।
তথ্যসূত্র
তুরস্কের রাজনৈতিক সহিংসতা
জনতা গণতান্ত্রিক দলের (তুরস্ক) রাজনীতিবিদ
জনতা গণতান্ত্রিক দল (তুরস্ক) |
doc-64 | এটি ভারতের দুর্গের একটি আংশিক তালিকা ।
অন্ধ্র প্রদেশ
উপকূলবর্তী এলাকা
রায়লসীমা অঞ্চল
অরুণাচল প্রদেশ
ইটা দুর্গ, ইটানগর
ভীষ্মকনগর দুর্গ, রোয়িং
বোলুং ফোর্ট, বোলুং
গোমসি ফোর্ট, পূর্ব সিয়াং
রুক্মিণী ফোর্ট, রোয়িং
তেজু ফোর্ট, রোয়িং
বুরোই ফোর্ট, পাপুম পারে
আসাম
গড়চুক লাচিত গড়
গড় দৌল
কারেংঘর দুর্গ
মতিয়াবাগ প্রাসাদ
তলাতাল ঘর
বিহার
বক্সার ফোর্ট
দারভাঙ্গা দুর্গ
জগদীশপুর দুর্গ
জালালগড় দুর্গ
মুঙ্গের ফোর্ট
রোহতাসগড় দুর্গ
শেরগড় দুর্গ
চণ্ডীগড়
বুড়াইল কেল্লা
মণিমাজরা দুর্গ
ছত্তিশগড়
চৈতুরগড় দুর্গ
যশপুর
খয়রাগড়
রতনপুর দুর্গ
সুরগুজা প্রাসাদ
দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দমন ও দিউ
দিউ দুর্গ
সিম্বরের ফোর্ট সেন্ট অ্যান্টনি
দমনের সেন্ট জেরোম ফোর্ট
দমনের মতি দমন দুর্গ
দিল্লী
গোয়া
গুজরাত
হরিয়ানা
হিমাচল প্রদেশ
জম্মু ও কাশ্মীর
ঝাড়খণ্ড
পালামু দুর্গ
শাহপুর দুর্গ
ভানগড় দুর্গ
কর্ণাটক
মালিয়াবাদ দুর্গ
জলদুর্গা
বাহাদ্দুর বান্দি কেল্লা
কেয়াদিগের দুর্গ
বিদার দুর্গ
বাসবকল্যাণ দুর্গ
ভালকি কেল্লা
মান্যখেতা দুর্গ
কিত্তুর দুর্গ
পরশগড় দুর্গ
বেলগাঁও দুর্গ
সৌন্দত্তি দুর্গ
রামদুর্গ দুর্গ
বাইলহঙ্গল দুর্গ
হুলি কেল্লা
গোকাক দুর্গ
শিরসাঙ্গি দুর্গ
বিজাপুর দুর্গ
গজেন্দ্রগড় দুর্গ
কোরলাহল্লি দুর্গ
হামিগি ফোর্ট
হেমাগুড্ডা দুর্গ
মুন্ডারগি দুর্গ
সিঙ্গাতালুর ফোর্ট
টিপ্পপুর দুর্গ
নারগুন্দ দুর্গ
মাগাদি দুর্গ
জামালাবাদ দুর্গ
বারকুর দুর্গ
দরিয়া-বাহাদুরগড় দুর্গ
কাপু দুর্গ
হাভানুর দুর্গ
মিরজান দুর্গ
সদাশিবগড় দুর্গ
অসনোটি
সান্দুরু দুর্গ
বেল্লারি ফোর্ট
আদোনি দুর্গ
কপাল দুর্গ
আনাগুন্ডি দুর্গ
কাম্পলি ফোর্ট
ইরাকালগাদা
গুলবার্গা দুর্গ
সেদাম ফোর্ট
শাহপুর দুর্গ
আইহোল ফোর্ট
বাদামি দুর্গ
বাঁকাপুর দুর্গ
সাভানুর দুর্গ
চিত্রদুর্গা দুর্গ
দেবনাহল্লি দুর্গ
বনদুর্গা দুর্গ
চান্নাগিরি ফোর্ট
কাভালেদুর্গা দুর্গ
বাসভরাজ দুর্গা দুর্গ
উচঙ্গিদুর্গা দুর্গ
বুড়িকোট |
ফোর্ট আনজেদিভা
গুড়িবান্দা
ওয়াগিনের দুর্গ
ব্যাঙ্গালোর ফোর্ট
ভীমগড় দুর্গ
কম্মতাদুর্গা
পভগদা
মাদিকেরি ফোর্ট
সাভানদুর্গা
মাকালীদুর্গা |
বনদুর্গা
সানমুদাগেরি
বিশালগড়
নাগারা ফোর্ট
বাসভরাজা দুর্গ
রায়দুর্গ
হুত্রিদুর্গা
আম্বাজিদুর্গা |
মাঞ্জরাবাদ দুর্গ
স্কন্দগিরি
হোসাদুর্গা
নাগারা ফোর্ট
সত্যমঙ্গলম দুর্গ
টেক্কালাকোট দুর্গ
তীর্থহল্লি দুর্গ
রায়চুর দুর্গ
ইয়াদগির ফোর্ট
কেরালা
মধ্য প্রদেশ
মহারাষ্ট্র
অচলা দুর্গ
আগাশি দুর্গ
আহমেদনগর দুর্গ
আহমে দুর্গ
আহিবন্ত দুর্গ
আজিঙ্ক্যাতারা দুর্গ
আজমেরা দুর্গ
আকোলা দুর্গ
আকলুজ দুর্গ
আলং দুর্গ
আম্বোলগড় দুর্গ
আঞ্জানেরি দুর্গ
অঞ্জনাভেলে দুর্গ
অঙ্কাই দুর্গ
অন্তুর
অর্নালা
আষেড়ি দুর্গ
অসভা দুর্গ
Avchitgad
Avandha Fort
বাহাদুর
বাহুলা Fort
বালাপুর Fort
বাল্লারপুর Fort
বানকোট fort
বেলাপুর Fort
ভাগবন্তগড়
ভৈরবগড়
Bhamer Dhule
ভরতগড়
Bhaskargad/Basgad
Bhavangad Fort/Bhondgad
Bhorgiri fort
Bhudargad Fort
Bhupatgad Fort
Bhushangad
Birwadi fort
Bishta Fort
Bitangad
Bombay Castle
Castella de Aguada/Bandra Fort
Chanda Fort
Chandan Fort
Chanderi fort, Badlapur
Chandragad/Dhavalgad
Chandwad fort
Chauler Fort/Chaurgad
Chavand fort
Dategad
Dativare fort
Daulatabad Fort
Dermal Fort
Devgad fort
Dhodap
Dhunda fort Nashik District
Dongri Fort
Dronagiri Fort
Durgabhandar
Durgadi Fort
Fatte gad
Fort George
Gagangad
Galna
Gambhirgad
Gawilghur
Ghangad
Ghargad
Ghodbunder Fort
Ghosale gad
Goa fort
Gorakhgad
Gowalkot
Gunvantgad
Hadsar
Hargad
Harihar fort
Harishchandragad
Hatgad
Irshalgad
Indori fort, Pune District
Indrai fort, Nashik District
Jaigad Fort, Ratnagiri District
Jamgaon Fort
Jamner Fort
Jangali Jayagad Satara District
Janjira fort, Raigad District
Javlya fort
Jivdhan
Kalanandigad
Kalavantin Durg
Kaldurg Fort
Kalyangad/ Nandgiri
Kamalgad
Kamandurg Fort
Kandhar Fort
Kanchana Fort
Kanhera Fort (Chalisgaon)
Kanhera Fort
Kankrala
Karha Fort
Karnala Fort
Kavnai fort
Kelve Fort
Kenjalgad
Khanderi
Kharda
Kohoj Fort
Kolaba Fort
Koldher Fort
Konkan Diva Fort
Korlai Fort
Korigad Fort
Kothaligad
Kulang Fort
Kunjargad
Kurdugad
Laling fort
Lingana
Lohagad
Machindragad
Machnur Fort
Madangad Fort
Madh Fort
Mailagad Fort/Mahelagad (Buldhana)
Mahim Fort
Mahimangad
Mahipalgad
Mahipatgad
Mahur Fort
Mahuli
Makrandgad
Malanggad
Malegaon fort
Malhargad/Sonori Fort
Manaranjan Fort
Mandangad fort
Mangad fort/Fort Mangad
Mangalgad/ Kangori fort
Mangi-Tungi
Manikgad ( Dist.-Chandrapur)
Manikgad (Raigad)
Manohargad-Mansantoshgad
Markanda Fort
Mazagon Fort
Mohandar fort/ Shidka fort
Mohangad
Mora fort
Morgiri Fort
Mrugagad
Mulher
Naldurg Fort
Nanded fort
Nandoshi fort
Narayangad
Narnala
Narsimhagad
Nhavigad
Nimgiri-Hanumantgad fort
Nivati fort
Pabargad
Padargad
Padmadurg
Palgad
Palashi Fort
Pandavgad
Panhala Fort
Paranda Fort
Pargadh
Parola Fort
Patta Fort
Pavangad
Pettah of Ahmednagar
Pisola fort
Prabalgad
Prachitgad
Pratapgad
Purandar fort
Purnagad
Rangana Fort
Raigad Fort
Rajgad
Rajdher fort
Ramsej
Ramtek
Rasalgad
Ratangad
Ratnagiri Fort
Ravlya Fort
Revdanda fort
Riwa Fort
Rohida fort
Sagargad
Sajjangad
Salher
Salota fort
Samangad
Sangram Durg
Santoshgad
Sarasgad
Sarjekot fort
Sewri Fort
Shaniwar Wada
Shirgaon Fort
Shivgad
Shivneri
Shrivardhan Fort
Siddhagad
Sindhudurg Fort
Sinhagad
Sion Hillock Fort
Sitabuldi Fort
Sondai fort
Songir
Songiri
Sudhagad
Sumargad
Surgad
Suvarnadurg
Talagad
Tandulwadi fort
Tailbaila fort
Takmak fort
Tankai fort
Tarapur fort
Terekhol fort
Thalner
Tikona
Tipagad (Gadchiroli)
Tringalwadi
Trymbakgad
Torna Fort
Tung Fort
Tungi fort
Udgir Fort
Underi
Vaghera Fort
Vairagad Fort
Vairatgad Fort
Vajragad
Vandan Fort (Satara)
Vardhangad Fort
Varugad
Vasai Fort/Bassein Fort
Vasantgad
Vasota Fort/ Vyaghragad
Vijaydurg Fort
Vijaygad Fort
Vikatgad
Visapur Fort
Vishalgad/Khelna Fort
Worli Fort
Yashwantgad Fort
Yeshwantgad
Yeda Fort
মণিপুর
বিহু লওকন
কাংলা দুর্গ
ওড়িশা
বারাবতী দুর্গ, কটক
চুদাঙ্গা গাদা, ভুবনেশ্বর
পোটাগড় দুর্গ, গঞ্জাম
রায়বনিয়া দুর্গ, বালাসোর
শিশুপালগড়, ভুবনেশ্বর
পুদুচেরি
ফরাসি ফোর্ট লুই
পাঞ্জাব
রাজস্থান
Abheda Mahal Fort, Kota
Khatoli fort, Kota
Kunadi Fort
Palaytha Fort
City Palace, Jaipur
Hawa Mahal, Jaipur
Jal Mahal, Jaipur
Jag Mandir, Kota
Umaid Bhawan Palace, Jodhpur
Jaswant Thada, Jodhpur
Sardar Samand Place, Jodhpur
Fort Khejarla, Jodhpur
Mandore fort, Jodhpur
Chanva fort, Luni
Devgarh Fort, Sikar
Sikar Garh Fort, Sikar
Raghunath garh fort
Raja Raisal Lamiya fort, Sikar
Danta fort, Sikar
Bikaner fort, Bikaner
Khaba fort
Kalaa fort, Alwar
Dadhikar fort
Rajgarh fort, Alwar
Achalgarh Fort
Ajabgarah Fort
Alwar fort
Alwar City Palace
Amer Fort
Baansi Fort
Badalgarh Fort,
Baansur Fort
Bhadrajun Fort
Bhainsrorgarh
Bhangarh Fort
Bhatner fort
Bijai Garh
Chittor Fort
Chomu palace
Deeg Palace
Gagron Fort
Gugor Fort, Baran
Hindaun Fort
Jaigarh Fort
Jaisalmer Fort
Jalore Fort
Jhalawar Fort (Garh Palace)
Junagarh Fort
Kankwadi
Kesroli hill fort
Khandar Fort
Khetri Mahal, Jhunjhunu
Kalla Fort, Alwar
Kotah Fort
Kuchaman Fort
Kumbhalgarh fort, Kumbhalgarh
Khimsar Fort
Khejarla Fort
Khandar Fort
Kishangarh Fort
Kelwara Fort, Baran
Laxmangarh Fort
Lohagarh Fort
Madhogarh Fort
Mandholi Fort
Mehrangarh Fort
Mukundgarh Fort, Mukundgarh
Mundru fort
Nagaur Fort
Nua Fort,
Nahargarh Fort
Neemrana
Patan Fort
Pagara Fort, Bundi
Phalodi Fort
Ranthambore Fort
Roopangarh Fort
Siwana fort
Shergarh Fort, Dholpur
Shahbad Fort, Baran
Shergarh Fort, Baran
Taragarh Fort, Ajmer
Taragarh Fort, Bundi
Tijara Fort
Timan Garh
City Palace, Udaipur
Bijay Niwas palace, Ajmer (now a heritage hotel)
Kishangarh fort, Ajmer
Phool mahal palace, Ajmer
Mokham Vilas, Ajmer
Adhai Din Ka Jhonpra, Ajmer
Rambag Palace, Jaipur (now a heritage hotel)
Devigarh, Udaipur (now a heritage hotel)
Ranbanka Palace, Jodhpur (now a heritage hotel)
Ratan Vilas palace, Jodhpur
Ajit Bhawan palace (now a heritage hotel), Jodhpur
Monsoon Palace Sajjangarh fort, Udaipur
Jag Mandir island palace, Udaipur
Bagore-ki-Haveli, Udaipur
Lake Palace, Udaipur
Bujra fort (now a heritage hotel), Udaipur
Fateh prakash palace, Udaipur
Akbari Fort & Museum, Ajmer
Masuda Fort
Desuri Fort
Ghanerao Fort (now a heritage hotel)
Malkot Fort, Merta
Sardargarh Fort
Deogarh Fort (now a heritage hotel)
Gogunda Fort (now a heritage hotel)
Devigarh Fort, Delwara (now a heritage hotel)
Ekling Garh, Udaipur
Chanod Garh (now a heritage hotel)
Sojat Fort
Auwa
Dhamli
Ras
Lambiya
Bar
Kurki
Khinwara
Bijapur
Zorawargarh Fort, Jhunjhnu
সিকিম
তামিলনাড়ু
তেলেঙ্গানা
ভোঙ্গির দুর্গ
দেবকোণ্ডা দুর্গ
এলগান্ডাল দুর্গ
গান্ধারী কিল্লা
গোলকন্ডা দুর্গ
খাম্মাম দুর্গ
মেদক দুর্গ
নাগান্নুর দুর্গ
নিজামাবাদ দুর্গ
রচকোন্ডা দুর্গ
রামগিরি দুর্গ
ওয়ারাঙ্গাল দুর্গ
আসমানগড় দুর্গ
গাদোয়াল দুর্গ
জগতিয়াল দুর্গ
শ্যামগড় দুর্গ
তেজস দুর্গ
ত্রিমুলগেরি দুর্গ
উত্তর প্রদেশ
উত্তরাখণ্ড
বানাসুর কা কিলা, চম্পাবত
চাঁদপুর কেল্লা, চাঁদপুর গড়ি
চৌখুটিয়া দুর্গ, চৌখুটিয়া
দেওয়ালগড় দুর্গ, দেওয়ালগড়
খাগমারা দুর্গ
লালমান্ডি দুর্গ
মাল্লা প্রাসাদ দুর্গ
পিথোরাগড় ফোর্ট, পিথোরাগড়
পশ্চিমবঙ্গ
বক্সা দুর্গ
ফোর্ট উইলিয়াম
কুরম্বেরা দুর্গ
ভুনিয়া দুর্গ
ফোর্ট মর্নিংটন
ফোর্ট রেডিসন
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল
হাজার দুয়ারী রাজপ্রাসাদ
তথ্যসূত্র
ভারতীয় সামরিক-সম্পর্কিত তালিকা
ভারতের দর্শনীয় স্থানের তালিকা |
doc-65 | মুগদা থানা, বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের ঢাকা জেলার ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মতিঝিলের একটি থানা। এটি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মতিঝিল বিভাগের আওতাভুক্ত। মুগদা থানার পশ্চিমে মতিঝিল থানা, দক্ষিণে যাত্রাবাড়ী থানা, উত্তরে সবুজবাগ থানা এবং খিলগাঁও থানা রয়েছে। নির্বাচনীভাবে, মুগদা ঢাকা ৯ আসনের অন্তর্ভুক্ত যার বর্তমান সংসদ সদস্য জনাব সাবের হোসেন চৌধুরী। মুগদা থানা এলাকায় একটি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল রয়েছে। আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, মতিঝিলের একটি শাখা মুগদায় অবস্থিত। এছাড়া, কমলাপুরের বীর শ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামটি মুগদা থানার অন্তর্গত। মুগদার পাশেই কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ও কন্টেইনার ডিপো অবস্থিত।
তথ্যসূত্র
ঢাকা জেলার থানা |
doc-66 | সুগার ড্যাডি বা সুগার ড্যাডিগুলি উল্লেখ করতে পারে:
সুগার ড্যাডি (অপভাষা), এমন এক ব্যক্তি যিনি একজন কম বয়সী সঙ্গীকে সমর্থন (সাধারণত আর্থিক ও অন্যান্য উপাদান) সরবরাহ করেন
সুগার ড্যাডি (ক্যান্ডি), একটি ক্যারামেল ললিপপ
আর্ট এবং বিনোদন
সঙ্গীত
সুগার ড্যাডি (ব্যান্ড), যুক্তরাজ্যের একটি ব্যান্ড
সুগার ড্যাডি লাইভ, ২০১১ সালের মেলভিন্সের একটি লাইভ অ্যালবাম
"সুগার ড্যাডি" (দ্য বেলামি ব্রাদার্সের গান), ১৯৮০ সালের দ্য বেল্ল্যামি ব্রাদার্সের একক
"সুগার ড্যাডি" (জ্যাকসন ৫ গান), ১৯৭১ সালের দ্য জ্যাকসন ৫-এর একক
"সুগার ড্যাডি" (থম্পসন টুইনসের গান), ১৯৮৯ সালের থম্পসন টুইনসের একক
"সুগার ড্যাডি" (১৯৯৯ এর গান) অফ ব্রডওয়ে শো এবং হেডউইগ এবং অ্যাংরি ইঞ্চি চলচ্চিত্রের একটি গান
"সুগার ড্যাডি", তাদের ১৯৭৫ সালের ফ্লিটউড ম্যাকের অ্যালবাম ফ্লিটউড ম্যাকের একটি গান
"সুগার ড্যাডি", নিনা স্কাইয়ের একক
"সুগার ড্যাডি", সিলভার অ্যাপেলস অব দ্য মুন অ্যালবামের লাইকার একটি গান
"সুগার ড্যাডি", দ্য ব্যাডলভসের একটি গান
"সুগার ড্যাডি", এসি / ডিসির একটি গান
"সুগার ড্যাডি", ফ্রিব্যাসের একটি অপ্রকাশিত গান
"সুগার ড্যাডি", রিচি সাম্বোরার অ্যালবাম আফটার ম্যাথ অব দ্য লোডাউন এর একটি গান
"সুগার ড্যাডি", ডি'এঞ্জেলোর ব্ল্যাক মেসিয়াহার একটি গান
"সুগার ড্যাডি" (মায়ার গান)
শিল্প ও বিনোদন অন্যান্য ব্যবহার
সুগার ড্যাডিজ, ১৯২৭ সালের লরেল এবং হার্ডির চলচ্চিত্র
সুগার ড্যাডিজ (নাটক), অ্যালান অ্যাকবর্ন রচিত ২০০৪ সালের একটি নাটক
"সুগার ড্যাডি" (আংলি বেটি ), ২০০৯ সালের আংলি বেটির একটি পর্ব
সুগার ড্যাডি, লিসা ক্লিপাসের ২০০৭ সালের একটি উপন্যাস
"সুগার ড্যাডি" ( ব্ল্যাক-ইশ )
আরো দেখুন
সুগার বেবি (দ্ব্যর্থতা নিরসন)
সুগার ম্যান (দ্ব্যর্থতা নিরসন) |
doc-67 | সম্প্রচার সাংবাদিকতা হল সংবাদ ও জার্নালের ক্ষেত্র যা পুরানো পদ্ধতির পরিবর্তে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সম্প্রচার করা হয়, যেমন মুদ্রিত সংবাদপত্র এবং পোস্টার। এটি রেডিও (এয়ার, ক্যাবল এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে), টেলিভিশন (এয়ার, কেবল এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে) এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবে কাজ করে। এই ধরনের মিডিয়া ছবি (স্থির এবং চলমান), ভিজ্যুয়াল টেক্সট এবং শব্দ ছড়িয়ে দেয়।
আরও দেখুন
আলোকচিত্র সাংবাদিকতা
নাগরিক সাংবাদিকতা
সম্প্রচার সাংবাদিকতা
টেলিভিশন পরিভাষা
সম্প্রচার পেশা |
doc-68 | প্রবীর চাইল (জন্ম ১ অক্টোবর ১৯৫৬) একজন ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার। তিনি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮৩ সালের মধ্যে বাংলার হয়ে সাতটি প্রথম-শ্রেণীর ম্যাচ খেলেন।
আরো দেখুন
বাংলার ক্রিকেটারদের তালিকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
কলকাতা থেকে আগত ক্রিকেটার
বাংলার ক্রিকেটার
ভারতীয় ক্রিকেটার
জীবিত ব্যক্তি
১৯৫৬-এ জন্ম |
doc-69 | ভূ বিজ্ঞান মন্ত্রক ভারত সরকারের ভূ/পৃথিবী বিষয়ক গবেষণা বা পর্যালোচনার লক্ষ্যে গঠিত হয়। ২০০৬ সালে ভারত আবহাওয়া অধিদফতর, জাতীয় মাঝারি পরিসীমা আবহাওয়ার পূর্বাভাস কেন্দ্র, ভারতীয় ক্রান্তীয় আবহাওয়া প্রতিষ্ঠান , পৃথিবী ঝুঁকি মূল্যায়ন কেন্দ্র এবং মহাসাগর উন্নয়ন মন্ত্রক এর সমন্বয়ে গঠিত হয়।
উল্লেখযোগ্য মন্ত্রী
কপিল সিব্বল
জিতেন্দ্র সিং
মন্ত্রক অধীনে প্রতিষ্ঠানসমূহ
জাতীয় উপকূলীয় গবেষণা কেন্দ্র
জাতীয় ভূকম্পবিদ্যা কেন্দ্র
ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল সেন্টার ফর ওশান ইনফরমেশন সার্ভিসেস
রাষ্ট্রীয় মেরুদেশীয় এবং মহাসাগর গবেষণা কেন্দ্র
জাতীয় মহাসাগর প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট
সেন্টার ফর মেরিন লিভিং রিসোর্সেস এবং ইকোলজি
জাতীয় ভূ বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ট্রপিক্যাল মেটিওরোলজি
ভারতীয় মৌসুম বিজ্ঞান বিভাগ
ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল সেন্টার ফর ওশান ইনফরমেশন সার্ভিসেস
ন্যাশনাল সেন্টার ফর মিডিয়াম রেঞ্জ ওয়েদার ফরকাস্টিং
তথ্যসূত্র
ভারত সরকারের মন্ত্রক
ভূবিজ্ঞান সংস্থা
ভারতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি |
doc-70 | শিরডি বিমানবন্দর (আইএটিএ: এসএজি, আইসিএও: ভিএএসডি) ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের শিরডি থেকে ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে কাকাডি গ্রামে অবস্থিত। ৪০০ হেক্টর জমির উপর গড়ে ওঠা বিমানবন্দরটি মহারাষ্ট্র এয়ারপোর্ট ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির (এমএডিসি) মালিকানাধীন এবং ১ অক্টোবর ২০১৭ সালে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ বিমানবন্দরটি উদ্বোধন করেন। বিমানবন্দরটির "যোগাযোগ ন্যাভিগেশন নজরদারি" (সিএনএস) এবং "এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল" (এটিসি) ভারতের ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ (এএআই) দ্বারা পরিচালিত হবে।
৩৪০ কোটি টাকা খরচে বিমানবন্দর প্রকল্পটি হল রাজ্য সরকারের শিরডিতে ধর্মীয় পর্যটন, সাই বাবা মন্দির, ভারতে সবচেয়ে সম্মানিত আধ্যাত্মিক গুরু জন্য পরিচয় বাড়ানোর প্রচেষ্টার অংশ। প্রায় ৮০,০০০ জন ভক্ত প্রতিদিন মন্দিরে যান এবং সপ্তাহে ছুটির দিন ও উত্সবের সময় ভক্তের সংখ্যা ৫ লাখেরও বেশি হয়। এই তীর্থযাত্রীদের রাস্তা, সাইনগর শিরডি রেলওয়ে স্টেশন এবং শিরডি থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে ঔরঙ্গাবাদ বিমানবন্দর দিয়ে শিরডিতে প্রবেশ করে।
ইতিহাস
২২ ডিসেম্বর ২০০৯ সালে আহম্মনগর জেলা প্রশাসন কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে বিমানবন্দর প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করে। রানওয়েটি প্রাথমিকভাবে ৬০ মিটার চওড়া ও ২,০০০ মিটার লম্বা করে নির্মাণ করা সিধান্ত নেওয়া হয় এবং বিমানবন্দরটি থেকে ২০১১ সালের ডিসেম্বরে উড়ান শুরু করার কথা ছিল। যাইহোক, "এমএডিসি" বিমানবন্দরটি থেকে বৃহত্তর বিমানের পরিচালনার সক্ষম করার জন্য রানওয়ে দৈর্ঘ্য ৩,২০০ মিটার পর্যন্ত প্রসারিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু প্রকল্পের নির্মাণ শেষ করার সময়সীমা অতিক্রম করে। রানওয়ে দৈর্ঘ্য এখন দাঁড়িয়েছে ২,৫০০ মিটার।
অবকাঠামো
বিমানবন্দরে একটি রানওয়ে রয়েছে। রানওয়েটি ২,৫০০ মিটার (৮,২০০ ফুট) দীর্ঘ। বিমানবন্দরের টার্মিনাল ভবনটি ২,৭৫০ বর্গ মিটার (২৯,৬০০ বর্গ ফুট) এলাকা নিয়ে গঠিত এবং প্রতিদিন ৫০০ জন যাত্রী পরিবহনের ক্ষমতা রয়েছে। বর্তমানে শিরডি বিমানবন্দরটি আন্তর্জাতিক উড়ানের আবতরণের জন্য ২,৫০০ মিটার (৮,২০০ ফুট) দৈর্ঘ্যের থেকে রানওয়েকে সম্প্রসারিত করে ৩,২০০ মিটার (১০,৫০০ ফুট) দৈর্ঘ্যের রানওয়েতে পরিণত করার কাজ চলছে। সম্পূর্ণ প্রকল্প হায়দ্রাবাদের ভাসিসা প্রজেক্ট দ্বারা পরিচালিত হয়- এমএডিসি (মহারাষ্ট্র বিমানবন্দর ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন) অধীনে পরিচালিত।
বিমান সংস্থা এবং গন্তব্য
যাত্রী
নাম পরিবর্তন
মহারাষ্ট্রের শিরডি গ্রিনফিল্ড আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর-এর নাম বদলে রাখা হবে শ্রী সাইবাবা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এ ব্যাপারে অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রকে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশের কার্যালয় থাকে জানায় " ২০১৭ সালের অক্টোবরে সাইবাবা সমাহিত হওয়ার ১০০ বছর পূর্তি হবে। তাঁর অসংখ্য ভক্তের কথা মাথায় রেখে চেষ্টা করা হচ্ছে, ওই বিমানবন্দরের কাজ যেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করা চেষ্টা চলছে"। বিমানবন্দরটি ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে চালু হয়।
সাইবাবার সমাধিস্থল দর্শনে আসা ভক্তদের কথা মাথায় রেখে মহারাষ্ট্র এয়ারপোর্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এই বিমানবন্দরটি তৈরি করেছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
মহারাষ্ট্রের বিমানবন্দর
ভারতের বিমানবন্দর |
doc-71 | ইলভেস তামপেরে (; এছাড়াও তামপেরিন ইলভেস, ফুটবল ক্লাব ইলভেস অথবা শুধুমাত্র ইলভেস নামে পরিচিত) হচ্ছে তামপেরে ভিত্তিক একটি ফিনীয় পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এই ক্লাবটি বর্তমানে ফিনল্যান্ডের শীর্ষ স্তরের ফুটবল লীগ ভেইক্কাউসলিগায় খেলে। এই ক্লাবটি ১৯৩১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ইলভেস তাদের সকল হোম ম্যাচ তামপেরের তাম্মেলান স্তাদিওনে খেলে থাকে; যার ধারণক্ষমতা হচ্ছে ৫,০৬০। বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন জার্কো উইস এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন আরি রুথ। ফিনীয় গোলরক্ষক মিকা হিলান্দের এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।
ঘরোয়া ফুটবলে, ইলভেস এপর্যন্ত ৪টি শিরোপা জয়লাভ করেছে; যার মধ্যে ১টি ভেইক্কাউসলিগা এবং ৩টি ফিনীয় কাপ শিরোপা রয়েছে।
অর্জন
ভেইক্কাউসলিগা
বিজয়ী: ১৯৮৩
ফিনীয় কাপ
বিজয়ী: ১৯৭৯, ১৯৯০, ২০১৯
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ভেইক্কাউসলিগার ক্লাব
ফিনল্যান্ডের ফুটবল ক্লাব
১৯৩১-এ ফিনল্যান্ডে প্রতিষ্ঠিত
১৯৩১-এ প্রতিষ্ঠিত ফুটবল ক্লাব |
doc-72 | যুক্তপ্রদেশ ছিল ব্রিটিশ ভারতের এবং পরবর্তীকালে স্বাধীনোত্তর ভারত অধিরাজ্যের একটি প্রদেশ।
ইতিহাস
১৯৩৭ সালের ১ এপ্রিল ব্রিটিশ ভারতের যুক্তপ্রদেশকে বিভাজি করে যুক্তপ্রদেশ গঠিত হয়। অধুনা ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের উত্তরপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড রাজ্য নিয়ে এই প্রদেশ গঠিত হয়েছিল।
১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর দেশীয় রাজ্য রামপুর, কাশী ও তেহরি-গাড়ওয়াল যুক্তপ্রদেশের সঙ্গে যুক্ত হয়। ১৯৫০ সালের ২৫ জানুয়ারি যুক্তপ্রদেশের নাম বদলে উত্তরপ্রদেশ রাখা হয়। ২০০০ সালে উত্তরপ্রদেশ ভেঙে উত্তরাঞ্চল (অধুনা উত্তরাখণ্ড) রাজ্য সৃষ্টি হয়।
আরও দেখুন
ব্রিটিশ ভারতের প্রেসিডেন্সি ও প্রদেশ
তথ্যসূত্র
ব্রিটিশ ভারতের প্রদেশ
উত্তরপ্রদেশে ব্রিটিশ প্রশাসন
ঐতিহাসিক ভারতীয় অঞ্চল
১৯৩৭-এ ব্রিটিশ ভারতে প্রতিষ্ঠিত
১৯৫০-এ ভারতে বিলুপ্ত |
doc-73 | ফ্রাঙ্কো মোডিগ্লিয়ানি (১৮ জুন ১৯১৮-২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৩) ছিলেন একজন ইতালীয়-আমেরিকান অর্থনীতিবিদ এবং অর্থনীতিতে ১৯৮৫ সালের নোবেল স্মারক পুরস্কারের প্রাপক। তিনি আরবানা-চ্যাম্পেইনের ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়, কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয় এবং এমআইটি স্লোন স্কুল অফ ম্যানেজমেন্টের অধ্যাপক ছিলেন।
প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা
মোদিগ্লিয়ানি ১৮ জুন ১৯১৮ সালে রোমে একজন শিশু বিশেষজ্ঞ পিতা এবং একজন স্বেচ্ছাসেবী সমাজকর্মী মায়ের ইহুদি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি সতেরো বছর বয়সে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেন, রোমের স্যাপিয়েঞ্জা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন অনুষদে ভর্তি হন। স্যাপিয়েঞ্জায় তার দ্বিতীয় বছরে, রাজ্যের সরকারী ছাত্র সংগঠন দ্বারা স্পন্সর করা অর্থনীতিতে একটি দেশব্যাপী প্রতিযোগিতায় তাঁর জমা দেয়া লেখা প্রথম পুরস্কার জেতে এবং মোদিগ্লিয়ানি বেনিটো মুসোলিনির হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেণ। তিনি ফ্যাসিস্ট ম্যাগাজিন লো স্ট্যাটোর জন্য বেশ কয়েকটি প্রবন্ধ লেখেন; যেখানে তিনি উদারতাবাদের সমালোচনাকারী ফ্যাসিবাদী আদর্শিক স্রোতের প্রতি ঝোঁক দেখিয়েছিলেন।
ফ্যাসিস্ট ইতালিতে তার প্রথম দিকের কাজগুলির মধ্যে একটি ছিলো, সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে উৎপাদনের সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে একটি নিবন্ধ; যা ইতালীয় ভাষায় লেখা এবং সমাজতন্ত্রের পক্ষে যুক্তি দেয়া আব্বা লার্নার ও অস্কার ল্যাঞ্জের মতো পূর্ববর্তী মার্কেট সোশিয়ালিস্ট দ্বারা নির্ধারিত লাইনে।
কিন্তু, ইতালিতে জাতিগত আইন পাশ হওয়ার পরপরই সেই প্রাথমিক উৎসাহ বাষ্পীভূত হয়ে যায়। ১৯৩৮ সালে, মোডিগ্লিয়ানি তার তৎকালীন বান্ধবী সেরেনা ক্যালাবির সাথে প্যারিসের উদ্দেশ্যে ইতালি ছেড়ে সেখানে তার পিতা-মাতার সাথে যোগদান করেন। শহরের বিশ্ববিদ্যালয়ে তার লউরিয়া থিসিস নিয়ে আলোচনা করতে স্বল্প সময়ের জন্য রোমে ফিরে আসার পর, তিনি ২২ জুলাই ১৯৩৯ সালে তার ডিপ্লোমা অর্জন করেন এবং প্যারিসে ফিরে আসেন।
একই বছর, তারা সবাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসিত হয় এবং তিনি গ্রাজুয়েট ফ্যাকাল্টি হিসেবে নিউ স্কুল ফর সোশ্যাল রিসার্চ-এ ভর্তি হন। তার পিএইচ.ডি. গবেষণামূলক প্রবন্ধ ছিলো, জন হিক্সের আইএস-এলএম মডেলের একটি বিশদ বিবরণ এবং সম্প্রসারণ, ১৯৪৪ সালে জ্যাকব মার্শাক ও আব্বা লার্নারের তত্ত্বাবধানে লেখা হয়েছিল, এবং "গ্রাউন্ড ব্রেকিং" হিসাবে বিবেচিত হয়।
কর্মজীবন
১৯৪২ থেকে ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত, মোদিগ্লিয়ানি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও বার্ড কলেজে অর্থনীতি এবং পরিসংখ্যানের একজন প্রশিক্ষক হিসাবে পড়ান। ১৯৪৬ সালে, তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন ন্যাচারালাইজড সিটিজেন হন। ১৯৪৮ সালে, তিনি আরবানা-চ্যাম্পেইন অনুষদের ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। ১৯৫২ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত, তিনি কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদের সদস্য ছিলেন।
১৯৬২ সালে, তিনি এমআইটি অনুষদে ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন।
অর্থনৈতিক তত্ত্বে অবদান
মোদিগ্লিয়ানি, ১৯৫০-এর দশকে শুরু করেছিলেন, তিনি ছিলেন জীবন-চক্র অনুমানের প্রবর্তক, যা অর্থনীতিতে সঞ্চয়ের মাত্রা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। অনুমান করা হয় যে, ভোক্তারা তাদের সারা জীবন ধরে লক্ষ্য রাখে, একটি স্থিতিশীল স্তরের খরচের (উদাহরণস্বরূপ, তাদের কাজের বছরগুলিতে সঞ্চয় করে এবং তারপরে তাদের অবসরের সময় এগুলো ব্যয় করে)।
র্যাশনাল এক্সপেক্টেশনস হাইপোথিসিসকে অর্থনীতিবিদরা ১৯৫৪ সালে মোডিগ্লিয়ানি এবং এমিল গ্রুনবার্গের লেখা গবেষণাপত্র থেকে নেয়া বলে মনে করেন।
তিনি যখন কার্নেগি মেলন ইউনিভার্সিটির ফ্যাকাল্টির সদস্য ছিলেন, তখন তিনি ১৯৫৮ সালে মার্টন মিলারের সাথে কর্পোরেট ফাইন্যান্সের জন্য মোডিগ্লিয়ানি-মিলার উপপাদ্য প্রণয়ন করেন। উপপাদ্যটি দাবি করে যে, নির্দিষ্ট অনুমানের অধীনে, একটি ফার্মের মূল্য প্রভাবিত হয় না যে, এটি ইক্যুইটি (শেয়ার বিক্রি) বা ঋণ (অর্থ ধার) দ্বারা অর্থায়ন করা হয়, যার অর্থ ঋণ থেকে ইক্যুইটি অনুপাত প্রাইভেট ফার্মের জন্য গুরুত্বহীন।
১৯৬০-এর দশকের গোড়ার দিকে, মিল্টন ফ্রিডম্যান ও ডেভিড আই. মেইসেলম্যানের ১৯৬৩ সালের গবেষণাপত্রে [ আলবার্ট আন্দোর সাথে সহ-লেখিত তার প্রতিক্রিয়া, অর্থনীতিবিদদের মধ্যে তথাকথিত "মনিটারি/ফিসক্যাল পলিসি ডিবেট" শুরু করেছিল, যা ষাট বছরেরও বেশি সময় ধরে চলেছিল।[ তথ্যসূত্র প্রয়োজন ]
১৯৭৫ সালে, মোদিগ্লিয়ানি, একটি গবেষণাপত্রে যার সহ-লেখক ছিলেন তার প্রাক্তন ছাত্র লুকাস পাপাদেমোস, "নিরু (এনআইআরইউ)" ধারণাটি প্রবর্তন করেছিলেন; বেকারত্বের অ-মুদ্রাস্ফীতি হার, স্পষ্টতই একটি উন্নতি "বেকারত্বের স্বাভাবিক হার" ধারণার উপরে। উক্তিটি বেকারত্বের একটি স্তরকে নির্দেশ করে যার নীচে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পায়।
১৯৯৭ সালে, মোডিগ্লিয়ানি এবং তার নাতনি, লেহ মোডিগ্লিয়ানি, বিকশিত করেছিলেন যাকে এখন বলা হয় "মোডিগ্লিয়ানি রিস্ক-অ্যাডজাস্টেড পারফরম্যান্স", একটি বিনিয়োগের পোর্টফোলিওর ঝুঁকি-অ্যাডজাস্টেড রিটার্নের একটি পরিমাপ যা শার্প রেশিও থেকে প্রাপ্ত হয়েছিল, যা ঝুঁকির জন্য সামঞ্জস্য করা হয়েছিল একটি বেঞ্চমার্কের সাথে সম্পর্কিত পোর্টফোলিও, যেমন "বাজার"।
নিয়োগ এবং পুরস্কার
১৯৮৫ সালের অক্টোবরে, মোডিগ্লিয়ানিকে "সঞ্চয় এবং আর্থিক বাজারের অগ্রণী বিশ্লেষণের জন্য" অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।
১৯৮৫ সালে, মোডিগ্লিয়ানি এমআইটি-এর জেমস আর. কিলিয়ান ফ্যাকাল্টি অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পান। তিনি ১৯৯৭ সালে ইউনিভার্সিটি অফ নেপলস ফেদেরিকো ২য় থেকে ম্যানেজমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে একটি সম্মানসূচক ডিগ্রী লাভ করেন।
তাঁর জীবনের শেষ দিকে, মোডিগ্লিয়ানি শান্তি ও নিরাপত্তা সংস্থার অর্থনীতিবিদদের একজন ট্রাস্টি হয়েছিলেন, পূর্বে যেটা ছিলো "অস্ত্র কমানোর জন্য অর্থনীতিবিদদের জোট" এবং একজন "প্রভাবশালী উপদেষ্টা" হিসাবে বিবেচিত হন: ১৯৬০ এর দশকের শেষের দিকে, ফেডারেল রিজার্ভের সাথে একটি চুক্তিতে, তিনি "এমআইটি-পেনসিলভানিয়া-সোশ্যাল সায়েন্স রিসার্চ কাউন্সিল" মডেলটি ডিজাইন করেন, একটি টুল যা "বহু দশক ধরে ওয়াশিংটনের আর্থিক নীতি পরিচালনা করেছে।"
ডিউক ইউনিভার্সিটির রুবেনস্টেইন লাইব্রেরিতে মোডিগ্লিয়ানির গবেষণাপত্রের একটি সংগ্রহ রাখা আছে।
সমালোচনা
রাজস্ব নীতির উপর মোডিগ্লিয়ানির কাজ পোস্ট-কিনেসিয়ান অর্থনীতির অনুসারীদের সমালোচনার মুখে পড়ে; যারা তাঁর দৃষ্টিভঙ্গির "কেইনেসিয়ানিজম"কে বিতর্কিত করে, নাইরু ধারণায় তার অবদানকে নির্দেশ করে, সেইসাথে রাজস্ব ঘাটতির বিষয়ে তার সাধারণ অবস্থানকে নির্দেশ করে। মোডিগ্লিয়ানি-মিলার উপপাদ্যটি বোঝায় যে, একটি বদ্ধ অর্থনীতির জন্য, রাষ্ট্রীয় ধার নেওয়া হল নিছক বিলম্বিত কর, যেহেতু রাষ্ট্রীয় ব্যয় শুধুমাত্র "মানি মুদ্রণ", ট্যাক্সেশন বা ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে অর্থায়ন করা যেতে পারে এবং তাই রাষ্ট্রীয় ব্যয়ের আর্থিক অর্থায়ন বোঝায় পরবর্তী আরোপিত একটি তথাকথিত "মুদ্রাস্ফীতি কর", যা স্পষ্টতই স্পষ্ট করের মতো স্থায়ী আয়ের উপর একই প্রভাব ফেলে।
তবুও, তারা বেকারত্বের ইস্যুতে তার ভিন্নমতের বক্তব্যকে স্বীকার করে, যেখানে মোডিগ্লিয়ানি প্রথম দিকেহেটেরোডক্স অর্থনীতিবিদদের সাথে একমত হন যে, ২০ শতকের শেষের দিকে ইউরোপ-ব্যাপী বেকারত্ব কঠোরতা নীতির কারণে চাহিদার অভাবের কারণে ঘটেছিল।
ব্যক্তিগত জীবন
১৯৩৯ সালে, যখন তাঁরা প্যারিসে ছিলেন, মোডিগ্লিয়ানি সেরেনা ক্যালাবিকে বিয়ে করেন। তাঁদের দুটি সন্তান, আন্দ্রে এবং সার্জিও মোডিগ্লিয়ানি।
মোডিগ্লিয়ানি ২০০৩ সালে ম্যাসাচুসেটসের কেমব্রিজে মারা যান, যখন তিনি এমআইটিতে কাজ করেন এবং জীবনের শেষ মাস পর্যন্ত শিক্ষকতা করে গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিলো ৮৫ বছর। সেরেনা মোডিগ্লিয়ানি-ক্যালাবি, প্রগতিশীল রাজনীতিতে শেষ অবধি সক্রিয় ছিলেন, বিশেষত লিগ অফ উইমেন ভোটারদের সাথে, এবং অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রে একজন স্পষ্টভাষী বিশ্বাসী; তিনি ২০০৮ সালে মারা যান।
নির্বাচিত গ্রন্থপঞ্জি
বই
প্রবন্ধ
আরও দেখুন
পিয়েরো স্রাফা
ইহুদি নোবেল বিজয়ীদের তালিকা
টীকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Modigliani works, IDEAS/RePEc
"What influences our likelihood to save?", Union Bank of Switzerland website, with filmed interviews by Franco Modigliani
Works by or about Franco Modigliani at Internet Archive
২০শ শতাব্দীর মার্কিন অর্থনীতিবিদ
মার্কিন নাগরিকত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি
দ্য নিউ স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
ইতালীয় অর্থনীতিবিদ
ইতালীয় নোবেল বিজয়ী
মার্কিন নোবেল বিজয়ী
নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ
২০০৩-এ মৃত্যু
১৯১৮-এ জন্ম |
doc-74 |
৬২৮ গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির একটি অধিবর্ষ।
ঘটনাবলী
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
জন্ম
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
মৃত্যু
জানুয়ারি-মার্চ
এপ্রিল-জুন
জুলাই-সেপ্টেম্বর
অক্টোবর-ডিসেম্বর
৬২৮ |
doc-75 | পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ ( পিএমএল-এন) পাকিস্তানের একটি ডানপন্থী রক্ষণশীল রাজনৈতিক দল। আসন্ন নির্বাচনের জন্য নাসিরুল মুলক দ্বারা পরিচালিত অন্তর্বতী সরকার নিযুক্তি পর্যন্ত দলটি সম্প্রতি ক্ষমতায় ছিল। ২০১৭ সালে এপেক্স কোর্টের অবজ্ঞায় অযোগ্য হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ তিনবার নির্বাচিত হন। সাধারণত এই দলের প্ল্যাটফর্ম রক্ষণশীল, যাতে জড়িত মুক্ত বাজার পুঁজিবাদকে সমর্থন, একটি শক্তিশালী জাতীয় প্রতিরক্ষা গড়নে, সামরিক ক্ষমতা, প্রহরতার বিরোধী।
মূল মুসলিম লীগের অনেকগুলো চলমান ক্রিয়াকলাপের মধ্যে একটি, দলটির বীজ বপন করা ১৯৮৫ সালের নির্বাচনে যখন প্রধানমন্ত্রী মুহাম্মদ খান জানেজু রাষ্ট্রপতি মুহাম্মদ জিয়া-উল-হকের একনায়কতন্ত্রের সমর্থকদের মধ্যে একটি আলাদা দল সংগঠিত করেন, যা পাকিস্তান মুসলিম লীগ হিসেবে পরিচিত। ১৯৮৮ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়ার মৃত্যুর পর ফিদা মুহাম্মদ খানের নেতৃত্বাধীন একটি বৃহৎ দল জানেজু নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ থেকে বিভক্ত হয়ে যায় এবং বিভিন্ন ডানপন্থী ও ইসলামী দল নিয়ে একটি রক্ষণশীল জোট গঠিত হয়, যাকে বলা হয় ইসলামী গণতান্ত্রিক জোট।
১৯৯০ সালে নওয়াজ শরীফ নেতৃত্বাধীন একটি সরকার গঠনের জন্য এই জোট গঠিত হয়। ১৯৯৩ সালে, এই জোটটি ভেঙ্গে যায় এবং দলটি ইহার বর্তমান অবস্থায় অধিকৃত হয়, পাকিস্তান মুসলিম লীগের "নওয়াজ" দলটি "নওয়াজ" হিসেবে ইহার নেতা নিজেই মার্কা দেয় "জানেজা" দলটির বিপরীতে।
যেহেতু জেনারেল জিয়াউল হক কর্তৃক ইহার ভিত্তি, পিএমএল-এন সহ পিপলস পার্টি দুই দল রাজনৈতিক ব্যবস্থার অধীন ছিল। যাহোক, ১৯৯৯ সালের আঘাতের পর দলটি নিজের স্প্লিন্টের দল দ্বারা অভিগ্রস্ত হয়েছিল, মোশাররফ প্রায় এক দশক ধরে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (কুয়াদ) সমর্থিত ছিল।
যাহোক, পিএমএল-এন ২০০৮ সালে সাধারণ নির্বাচনে জনপ্রিয়তা পুনঃঅর্জন করে যখন এটি প্রধান বিরোধী দল হিসেবে নির্বাচিত হয়। ২০১৩ সালে এই দলটি ক্ষমতায় ফিরে আসে, নাওয়াজ শরীফ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নজিরবিহীন তৃতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হন। পাঞ্জাব প্রদেশ হচ্ছে দলটির শক্তির কেন্দ্র; যেখানে ১৯৮৫ সাল থেকে দলটি ছয় বার প্রাদেশিক সরকার গঠন করে, নাওয়াজের ভাই শেহবাজের অধীনে তিনবার।
ইতিহাস
মূল পিএমএলএন থেকে বিচ্ছিন্ন
পাকিস্তান সৃষ্টি এবং ১৯৪৭ সালে ইংরেজ রাজত্বের প্রস্থানের পর, নিখিল ভারত মুসলিম লীগ (এআইএমএল) মুসলিম লীগে পরিণত হয়, যা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানের নেতৃত্বে ছিল। প্রধানমন্ত্রী আলী খানের হত্যার পর, মুসলিম লীগ নিজেকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য সংগ্রাম করে, অবশেষে বামফ্রন্টের কাছে আইনসভা নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণ হারায়।
দলের নির্দেশনা নিয়ে অভ্যন্তরীণ মতবিরোধ, রাজনৈতিক কর্মসূচির অভাব, জনসাধারণের সংস্কারের অনুপ্রেরণা, অপর্যাপ্ত প্রশাসনিক প্রস্তুতি এবং অব্যবস্থাপনা সবই দলকে জনসমক্ষে পতনের দিকে নিয়ে যায়। সমাজতান্ত্রিক দলের সাথে, মুসলিম লীগ রিপাবলিকান পার্টি এবং আওয়ামী লীগের মুখোমুখি হওয়ার সময় তার টিকে থাকার জন্য সংগ্রাম করে।
১৯৫৮ সালে জারি করা সামরিক আইন অবশেষে দেশের সকল রাজনৈতিক দলকে বেআইনি ঘোষণা করে। পিএমএল-এন এর প্রতিষ্ঠা ও ভিত্তি পাকিস্তান মুসলিম লীগের সাথে নিহিত, যা ১৯৬২ সালে বিলুপ্ত মুসলিম লীগ থেকে প্রাপ্ত একটি সমৃদ্ধ রক্ষণশীল কৌশল হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
নির্বাচনী ইতিহাস
ভাবাদর্শ ও রাজনৈতিক অবস্থান
দল অধ্যক্ষতা
বিতর্ক
গঠন
গ্রন্থপঞ্জি
তথ্যসূত্র
বহিসংযোগ
পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এন)
১৯৯৩-এ পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত
পাকিস্তানের রাজনৈতিক দল |
doc-76 | ইসলামিক ফাউন্ডেশন উত্তর ইলিনয় ওয়াকেগানে অবস্থিত একটি মসজিদ। এর বর্তমান ভবনটি ২০০৪ সালে নির্মিত হয়েছিল। ১৯৭৪ সাল থেকে শিকাগোর উত্তরের শহরতলির মুসলিম সম্প্রদায়ের চাহিদা পূরণের জন্য প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে এই সংস্থাটি নিজে থেকেই বিদ্যমান ছিল। এটি ইলিনয়ের ভিলা পার্কে ইসলামিক ফাউন্ডেশন,ইলিনয় সাথে অনুমোদিত নয়। মসজিদের ইমাম হলেন আজফার উদ্দিন।
আরও দেখুন
মসজিদের তালিকা
আমেরিকার মসজিদসমূহের তালিকা
যুক্তরাষ্ট্রের মসজিদসমূহের তালিকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ইলিনয়ের মসজিদ
ইসলামি স্থাপত্য
২০০৪-এ সম্পন্ন মসজিদ
গম্বুজসহ মসজিদ |
doc-77 | কম্বোডিয়া জাতীয় অনূর্ধ্ব-২০ ফুটবল দল (; যা কম্বোডিয়া অনূর্ধ্ব-২০ নামেও পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে কম্বোডিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২০ দল, যার সকল কার্যক্রম কম্বোডিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা কম্বোডিয়া ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। ২০০২ সালের ২৩শে জানুয়ারি তারিখে, কম্বোডিয়া অনূর্ধ্ব-২০ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; কম্বোডিয়ার নমপেনে অনুষ্ঠিত ভিয়েতনাম অনূর্ধ্ব-২০ দলের বিরুদ্ধে উক্ত ম্যাচে তারা ১–৩ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল।
৫০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট নমপেন অলিম্পিক স্টেডিয়ামে অ্যাংকর যোদ্ধা নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় কম্বোডিয়ার রাজধানী নমপেনে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন জাপানি সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় কোজি গিয়োতোকু।
কম্বোডিয়া অনূর্ধ্ব-২০ এপর্যন্ত একবারও ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপে কম্বোডিয়া অনূর্ধ্ব-২০ এপর্যন্ত ৩ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৬৩ এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা, যেখানে তারা শুধুমাত্র ৬ অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিল।
লিম পিসোথ, সিয়েং চান্থেয়া, উট টোলা, চাটমংকোল রুয়েয়াংথানারোট এবং কেও উদমের মতো খেলোয়াড়গণ কম্বোডিয়া অনূর্ধ্ব-২০ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফিফা-এ কম্বোডিয়া জাতীয় অনূর্ধ্ব-২০ ফুটবল দল
এএফসি-এ কম্বোডিয়া জাতীয় অনূর্ধ্ব-২০ ফুটবল দল
অনূর্ধ্ব-২০
ফুটবল
এশিয়ার জাতীয় অনূর্ধ্ব-২০ ফুটবল দল
অনূর্ধ্ব-২০ |
doc-78 | ১৭ নং ইমাদপুর ইউনিয়ন বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার অন্তর্গত একটি ইউনিয়ন পরিষদ। এটি ৩১.৮৯ বর্গকিমি (১২.৩১ বর্গমাইল) এলাকা জুড়ে অবস্থিত এবং ২০১১ সালের আদমশুমারীর হিসাব অনুযায়ী এখানকার জনসংখ্যা ছিল প্রায় ২৭,২৫৮ জন। ইউনিয়নটিতে মোট গ্রামের সংখ্যা ১৩টি ও মৌজার সংখ্যা ৯টি।
বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল ইসলাম
গ্রামের তালিকা
তেতুলিয়া,ফরিদপুর, তৈয়বপুর, পদ্মপুকুর, ইমাদপুর, রহমতপুর, রাধাকৃষ্ণপুর ও মির্জাপুর দিগর।
অন্যান্য
হাট-বাজার:ফরিদপুর, রহমতপুর, মাটেরহাট, আদারহাট, তেতুলিয়া, পদ্মপুকুর।
দর্শনীয়
১৭ নং ইমাদপুর ইউনিয়ন থেকে মাটের হাট আসতে হবে, সেখান থেকে ৭ নংওয়ার্ড রহমতপুর বাজারে আসতে হবে, রহমতপুর বাজারে একটি পুরোনো রাজ মন্দির আছে।
শিক্ষা
ইমাদপুর এফ ইউ ফাযিল মাদ্রাসা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
মিঠাপুকুর উপজেলার ইউনিয়ন |
doc-79 | কি ও কী বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত শব্দদ্বয়, যেখানে কি ক্রিয়াবিশেষণ (অব্যয়) এবং কী সর্বনাম পদ হিসেবে কাজ করে। উভয়ই প্রশ্নবোধক বা বিস্ময়সূচক বাক্যে ব্যবহৃত হয়। সমোচ্চারিত শব্দ হওয়ায় প্রায়শই লেখা ও পড়ার সময় শব্দদ্বয়ের বানান ও অর্থ নিয়ে ব্যবহারকারীদের অসুবিধা সৃষ্টি হয়। অনেকে ভিন্ন অর্থ প্রকাশের জন্য কেবল একটি শব্দই ব্যবহার করেন।
পার্থক্য ও ব্যবহার
'হ্যাঁ' বা 'না' দিয়ে যেসকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যায়, সেসকল ক্ষেত্রে কি ব্যবহৃত হয় এবং 'হ্যাঁ' বা 'না' দিয়ে যেসকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যায় না, বিশদ বিবরণ দিতে হয়, সেসকল ক্ষেত্রে কী ব্যবহৃত হয়। কি-এর উত্তরে ক্রিয়াবিশেষণ এবং কী-এর উত্তরে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ পাওয়া যায়।
তুমি কি খাবে?
তুমি কী খাবে?
প্রথম প্রশ্নে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে সে খাবে কি-না, যার উত্তর হতে পারে "হ্যাঁ, খাবো" অথবা "না, খাবো না", যেখানে দ্বিতীয় প্রশ্নে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে সে কোন খাবারটি খাবে, যার উত্তর কোনো খাদ্যপণ্যের নাম হতে পারে।
বিস্ময়সূচক বাক্যে কিংবা হর্ষ বিষাদ বুঝাতে হলে কী ব্যবহার হবে।
কী সুন্দর কথা বলেছে!
কী মধুর!
রূপভেদ
কি: নাকি, কি-না, বৈকি।
কী: কীসের, কীভাবে।
তথ্যসূত্র
বাংলা ব্যাকরণ |
doc-80 | মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজ মেহেরপুর জেলার একটি সরকারি মহিলা কলেজ। এটি মেহেরপুর শহরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত। এটি এই অঞ্চলের নারীদের উচ্চশিক্ষার একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান।
ইতিহাস
মেহেরপুরের কতিপয় বিদ্যেুাৎসাহী ও সমাজসেবী ব্যক্তি ১৯৮৫ সালে কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। কলেজটির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে সরকার ১৯৯২ সালে এটিকে জাতীয়করণ করেন। সেই থেকে বাংলাদেশ সরকার ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সার্বিক নির্দেশনায় কলেজটি পরিচালিত হয়ে আসছে। মেহেরপুর শহরের কেন্দ্রস্থলে প্রায় দুই একর জায়গার উপরয়এর অবস্থান। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এটি জ্ঞানের মশাল জ্বালিয়ে তার পথ চলছে। সে আলোয় আলোকিত হয়ে এই অবহেলিত জনপদের মেয়েরা ছড়িয়ে পড়ছে দেশ ও বিদেশের নানা প্রান্তে।
বিভাগ সমূহ
কলেজে প্রায় ১৮০০ শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে।
উচ্চ মাধ্যমিক
বিজ্ঞান
মানবিক
ব্যবসায় শিক্ষা
অনার্স কোর্স
বাংলা
অর্থনীতি
সহশিক্ষা কার্যক্রম
কলেজের পক্ষ থেকে প্রতি বছর পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়। এছাড়া প্রতি বছর নবীন বরণ অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়ে থাকে।
খেলাধুলা
সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায়
রেড ক্রিসেন্ট
বিএনসিসি
রোভার স্কাউট ইউনিট
চিত্রশালা
তথ্যসূত্র
মেহেরপুর জেলার কলেজ
মেহেরপুর জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
১৯৮৫-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশের অধিভুক্ত কলেজ |
doc-81 |
ইতিহাস
ঘটনাবলী
জন্ম
১৯১০ইং - আকিরা কুরোসাওয়া, জাপানী চলচ্চিত্র পরিচালক।
মৃত্যু
১৯৩১ইং : ভগৎ সিং, প্রসিদ্ধ বিপ্লবী শহীদ।
১৯৯২ইং : ফ্রিড্রিখ হায়েক, একজন অস্ট্রীয় অর্থনীতিবিদ।
২০১১ইং : এলিজাবেথ টেলর, ইংল্যাণ্ডে জন্মগ্রহণকারী ব্রিটিশ-মার্কিন চলচ্চিত্রাভিনেত্রী।
ছুটি এবং অন্যান্য
বহিঃসংযোগ
বাংলা পঞ্জিকার দিন
চৈত্র |
doc-82 | শাকা লাকা বূম বূম ভারতের একটা জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান। এটি প্রথমে ভারতের ডিডি ন্যাশনাল টেলিভিশনে সম্প্রচার শুরু করা হয়। তারপর ২০০১ সালে টি স্টার প্লাস এ পুনঃপ্রচার করা হয়। এটি শিশু কিশোরদের মধ্য খুবই জনপ্রিয়। এই সিরিয়ালের লেখক এবং পরিচালক বিজং ক্রিস্না আচিয়ারা।
বিস্তারিত
এই সিরিয়াল সঞ্জুকে কেন্দ্র করে শুরু হয় (কিনসুক ভাইডিয়া) যে একটি যাদুর পেনসিল খুঁজে পেয়েছিলো, সে এই পেনসিল দিয়ে যা কিছু আঁকাত তা সবকিছু জিবন্ত হয়ে যেত। এই সিরিয়ালের চারটি মৌসমই পেনসিলকে কেন্দ্র করে হয়েছিলো।
চরিত্র
কিনসুক ভাইডিয়া হলেন সাঞ্জু
মুহাম্মাদ ফিজান আলী হলেন সাঞ্জু
রাহুল যসি হলেন সাঞ্জুর বন্ধু
হানসিক মটানি হলেন করুনা
সাইনি রাজ হলেন রিতু
রিমা ভওরা হলেন সনজানা
আদান জিপি হলেন যাগ্গু
মাধুর মিতাল হলেন টাইটো
নিখিল ইয়াদাব হলেন পার্থ
মামিক/রাসেদ রানা হলেন আডুল্ট/সান্ডরস
তানভি হেগরে হলেন ফ্রটি
লতা সাবারাল হলেন সাঞ্জুর মা
আদিত্তা হলেন ঝামরু
ভিসালি ঠাকুর হলেন ললিতা
রমিত রাজ হলেন কারান
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
ভারতে শিশুদের জন্য দূরদর্শন ধারাবাহিক
স্টার প্লাসের মৌলিক অনুষ্ঠান
ভারতীয় দূরদর্শন ধারাবাহিক
ভারতে শিশুদের জন্য দূরদর্শন ধারাবাহিক
ডিডি ন্যাশনালের টেলিভিশন ধারাবাহিক
২০০৪-এ সমাপ্ত ভারতীয় টেলিভিশন ধারাবাহিক
২০০০-এ অভিষিক্ত ভারতীয় টেলিভিশন ধারাবাহিক
ভারতীয় শিশুতোষ টেলিভিশন ধারাবাহিক
ভারতীয় ফ্যান্টাসি টেলিভিশন ধারাবাহিক |
doc-83 | মুহাম্মদ হাসান একজন প্রসিদ্ধ ইসলামি পণ্ডিত ছিলেন যিনি তার ধর্মীয় অবদানের জন্য সমাদৃত ছিলেন। তার জন্ম ১৯৩০ সালের ১লা জানুয়ারি বালুচিস্তানে ঘটে। তিনি পেশাওয়ারের একটি মাদ্রাসায় তার প্রাথমিক শিক্ষা প্রাপ্ত করেন এবং পরবর্তীতে দারুল উলুম দেওবন্দ থেকে উচ্চতর ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করেন। তার পড়াশোনার জীবন ধর্মীয় গভীরতা ও অনুশীলনে ভরপুর ছিল। মুহাম্মদ হাসান বিভিন্ন মাদ্রাসা ও ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন এবং আলোচিত হয়ে ওঠেন তার বিশ্লেষণাত্মক ও গভীর ধর্মীয় পরামর্শের জন্য। তার শিক্ষা-দানের স্টাইল অনেক ছাত্রকে প্রেরণা দিয়েছে, এবং তার বহু ছাত্র পরবর্তী সময়ে প্রখ্যাত ইসলামি পণ্ডিত হিসেবে পরিগণিত হয়েছেন। শিক্ষা ও জ্ঞান সংক্রান্ত কর্মকাণ্ডে তিনি সদা সক্রিয় থাকতেন এবং তার সেবামূলক কাজ আজও অনেকের মাঝে স্মরণীয়। |
doc-84 | ১৮৭৩-৭৪ এর বিহারের দুর্ভিক্ষ যা ১৮৭৩-৭৪ এর বাংলার দুর্ভিক্ষ নামেও পরিচিত। ব্রিটিশ ভারতের বিহার প্রদেশ, বাংলা ও তার পার্শ্ববর্তী প্রদেশগুলি বিশেষত উত্তর-পশ্চিম প্রদেশ এবং ওউধ অঞ্চল খরাজনিত এই দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ে। প্রায় অঞ্চল এবং ২১.৫ মিলিয়ন জনগণ এই দুর্ভিক্ষে আক্রান্ত হয়। স্যার রিচার্ড টেম্পল দুর্ভিক্ষ চলাকালীন বাংলার নবনিযুক্ত লেফটেন্যান্ট গভর্নর ছিলেন। অনভিজ্ঞতা সত্ত্বেও দুর্ভিক্ষ আক্রান্ত অঞ্চলে ত্রাণ পৌঁছিয়ে দিতে সফল হয়েছিলেন। এই সফলতার চূডান্ত ফলাফল এই যে দুর্ভিক্ষের সময় কম মানুষের মৃত্যু ঘটেছে (ঘটেনি বললেই চলে)।
ত্রাণ
দুর্ভিক্ষ আসন্ন বুঝতে পেরে ব্রিটিশ সরকার যে-কোন মূল্যে সকল মানুষের জীবন বাঁচানোর সিদ্ধান্ত নেয়। একটি প্রাণও যাতে না ঝরে যায় সেদিকে খেয়াল রেখে সরকার বার্মা থেকে ৪৫০,০০০ টন চাল আমদানি করতে ৪০ মিলিয়ন রূপি ব্যয় করে। ২২.৫ মিলিয়ন রূপি ব্যয়ে ৩০০ মিলিয়ন ইউনিট খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। দুর্ভিক্ষ চলাকালীন একজন ব্যক্তিকে এক দিনের জন্য এক ইউনিট ত্রাণ দেওয়া হত।
এছাড়াও এই দুর্ভিক্ষের কারণে প্রথমবারের মতো ব্রিটিশ সরকারি কর্মকর্তারা বাংলার গ্রামগুলি পরিদর্শন করে। তারা যাদের কর্মসংস্থানের প্রয়োজন তাদের তালিকা তৈরি করে। স্যার রিচার্ড টেম্পলের স্ববর্ণিত এক বিবরণে (সমসাময়িক চিঠিতে) উল্লেখ করেন যে
সড়ক নির্মাণ দুর্ভিক্ষ ত্রাণ কাজের একটি বড় প্রকল্পে পরিণত হয়েছিল। দুর্ভিক্ষ শুরুর ঠিক আগে রোড সেস আইন প্রণয়ন করা হয়। রাস্তাঘাট নির্মাণ, বিশেষত কিছু সেতু ও রাস্তা ধাতবকরণ এবং সেতু নির্মাণের জন্য তহবিল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। ১৮৭৪ সালে বার্মায় শুরু হওয়া ইরাবতী উপত্যকায় রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পে বাংলার বহু দুর্ভিক্ষপীড়িত অভিবাসীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল।
ভবিষ্যৎ ফলাফল
যতটা প্রবল অনুমান করা হয়েছিল দুর্ভিক্ষটি ততটা তীব্রভাবে আঘাত হানতে পারে নি। ত্রাণকার্য শেষে ১০০,০০০ টন খাদ্য-শস্য অব্যবহৃত অবস্থায় পড়েছিল। ধারণা করা হয়, মুদ্রাস্ফীতি সামঞ্জস্য করার পরেও ১৯৭৩-এর মহারাষ্ট্র দুর্ভিক্ষের সময়ে (স্বাধীন ভারতে) অনুরূপ ত্রাণ প্রচেষ্টার মোট বাজেটের তুলনায় এই দুর্ভিক্ষের সরকারি ব্যয় ৫০ শতাংশ বেশি ছিল।
যেহেতু ত্রাণ প্রচেষ্টার জন্য নির্ধারিত বাজেট অত্যধিক বেশি ছিল তাই ব্রিটিশ কর্মকর্তারা স্যার রিচার্ড টেম্পলের সমালোচনা করেছিলেন। সমালোচনায় কর্ণপাত করে তিনি সরকারি দুর্ভিক্ষ ত্রাণ নীতিমালায় সংশোধন আনেন। ফলে পরবর্তীকালে বোম্বাই এবং দক্ষিণ ভারতে ১৮৭৬-৭৮ এর মহা দুর্ভিক্ষে ত্রাণের নতুন নীতিমালা অনুযায়ী বাজেট অতি সীমিত রাখা হয়েছিল যার ফলে দুর্ভিক্ষে প্রচুর মানুষ মারা গিয়েছিল।
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
ভারতে কোম্পানির শাসন
ভারতে খরা
ভারতে দুর্ভিক্ষ
মহাদুর্ভিক্ষ (আয়ারল্যান্ড)
১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ
ব্রিটিশ রাজ্যে দুর্ভিক্ষ, মহামারী এবং জনস্বাস্থ্য
ব্রিটিশ শাসনামলে ভারতে বড় দুর্ভিক্ষের সময়রেখা (১৭৬৫ - ১৯৪৭)
গ্রন্থপঞ্জি
Hall-Matthews, David (1996), "Historical Roots of Famine Relief Paradigms: Ideas on Dependency and Free Trade in India in the 1870s", বিপর্যয়, 20 (3): 216-230, ডোই : 10,1111 / j.1467-7717.1996 .tb01035.x
"Chapter X: Famine", ভারতের ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার, তৃতীয়: দি ইন্ডিয়ান এম্পায়ার, ইকোনমিক, হাইস মেজেস্টির সেক্রেটারি অব স্টেট অব ইন্ডিয়া অব কাউন্সিলের অধীনে প্রকাশিত, অক্সফোর্ডের ক্লারেনডন প্রেস, ১৯০৭, পিপি। 475-502
Nisbet, John (1901), বার্মা আন্ডার ব্রিটিশ বিধি - এবং এর আগে, দ্বিতীয়, ওয়েস্টমিনিস্টার: আর্কিবাল্ড কনস্টেবল এবং কোং লি।
Yang, Anand A. (1998), বাজার ভারত: মার্কেটস, সোসাইটি, এবং বিহারের ঔপনিবেশিক রাজ্য, বার্কলে: ক্যালিফোর্নিয়া প্রেসের বিশ্ববিদ্যালয়
আরও পড়ুন
Bhatia, B. M. (1991), Famines in India: A Study in Some Aspects of the Economic History of India With Special Reference to Food Problem, 1860–1990, Stosius Inc/Advent Books Division, p. 383, ISBN 81-220-0211-0
Dutt, Romesh Chunder (1900), Open Letters to Lord Curzon on Famines and Land Assessments in India, London: Kegan Paul, Trench, Trubner & Co. Ltd (reprinted 2005 by Adamant Media Corporation), ISBN 1-4021-5115-2
Dyson, Tim (1991), "On the Demography of South Asian Famines: Part I", Population Studies, 45 (1): 5–25, doi:10.1080/0032472031000145056, JSTOR 2174991
Dyson, Tim (1991), "On the Demography of South Asian Famines: Part II", Population Studies, 45 (2): 279–297, doi:10.1080/0032472031000145446, JSTOR 2174784
Famine Commission (1880), Report of the Indian Famine Commission, Part I, Calcutta
Ghose, Ajit Kumar (1982), "Food Supply and Starvation: A Study of Famines with Reference to the Indian Subcontinent", Oxford Economic Papers, New Series, 34 (2): 368–389
Report of the Commissioners Appointed to Enquire into the Famine in Bengal and Orissa in 1866, I, II, Calcutta: Government of India, 1867
Hall-Matthews, David (2008), "Inaccurate Conceptions: Disputed Measures of Nutritional Needs and Famine Deaths in Colonial India", Modern Asian Studies, 42 (1): 1–24, doi:10.1017/S0026749X07002892
Hill, Christopher V. (1991), "Philosophy and Reality in Riparian South Asia: British Famine Policy and Migration in Colonial North India", Modern Asian Studies, 25 (2): 263–279, doi:10.1017/s0026749x00010672
Klein, Ira (1973), "Death in India, 1871-1921", The Journal of Asian Studies, 32 (4): 639–659, doi:10.2307/2052814
McAlpin, Michelle B. (1983), "Famines, Epidemics, and Population Growth: The Case of India", Journal of Interdisciplinary History, 14 (2): 351–366, doi:10.2307/203709
Temple, Sir Richard (1882), Men and events of my time in India, London: John Murray.
বিহারে প্রাকৃতিক দুর্যোগ
বাংলার ইতিহাস
১৮৭০-এর দশকে ব্রিটিশ ভারত
বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি |
doc-85 | মিস ইন্ডিয়া ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্ডিয়া হল ভারতের একটি জাতীয় সুন্দরী প্রতিযোগিতা যা তার বিজয়ীকে মিস ইন্ডিয়া ওয়ার্ল্ডওয়াইডে পাঠায়। বর্তমান খেতাবধারী হলেন মুম্বাইয়ের আপেক্ষা পোরওয়াল যিনি ভারতের মুম্বাইতে অনুষ্ঠিত মিস ইন্ডিয়া ওয়ার্ল্ডওয়াইড ২০১৫ -এ প্রথম রানার আপ ছিলেন
ইতিহাস
ভারত ১৯৯০ সালে শুরু থেকেই মিস ইন্ডিয়া ওয়ার্ল্ডওয়াইড প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে আসছে।
আরো দেখুন
ফেমিনা মিস ইন্ডিয়া
তথ্যসূত্র
ভারতীয় পুরস্কার
ভারতের সুন্দরী প্রতিযোগিতা |
doc-86 | দুয়ারে সরকার হলো পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক, বিবিধ প্রচারমূলক কর্মসূচির মাধ্যমে রাজ্যবাসীদের দোরগোড়ায় পরিষেবা এবং কল্যাণমূলক প্রকল্পগুলি পৌঁছে দেওয়ার জন্য চালু করা একটি প্রকল্প। এটি ২০২১ পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের মাত্র কয়েক মাস পূর্বে, ১লা ডিসেম্বর, ২০২০ নাগাদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুরু করেন। দুয়ারে সরকারের শিবিরগুলি গ্রাম পঞ্চায়েত এবং পৌরসভার ওয়ার্ড স্তরে সংগঠিত হয়ে থাকে। এই কর্মসূচিগুলি রাজ্য সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের জন্য আবেদনপত্র প্রদান এবং সংগ্রহকার্যের জন্য একটি দপ্তর হিসাবে কাজ করার পাশাপাশি বেশ কিছু নির্দিষ্ট পরিষেবাগুলির জন্য পরিষেবা প্রদানকারী হিসাবেও কাজ করে।
ইতিহাস
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদের শেষ দিকে এই প্রকল্প নিয়ে এসেছিল রাজ্য সরকার।
প্রকল্পের বিবরণ
এক ছাদের তলায় বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের সুবিধা একসঙ্গে পাওয়ার জন্য এই প্রকল্পটি আরম্ভ করে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এই প্রকল্পে, নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট এলাকায় ক্যাম্প তৈরি হয়। শিবির সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য যেমন শিবিরের তিথি, শিবির কতোক্ষণ খোলা থাকবে তথা কতোদিন ধরে চলবে, এইসব, শিবির স্থাপনের পূর্বেই জানিয়ে দেওয়া হয়। শিবিরে গিয়ে সাধারণ মানুষ সহজে বিভিন্ন সরকারি সুবিধা পেয়ে থাকেন। যেকোনও ভাতা সংক্রান্ত বিষয়ে কিম্বা অন্য কোনও সমস্যার সমাধানে জনসাধারণকে এই প্রকল্পের দ্বারস্থ হতে দেখা গেছে। দুয়ারে সরকারের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ সরকার, স্বাস্থ্যসাথী, লক্ষ্মীর ভান্ডার, কিষান ক্রেডিট কার্ড, রেশন কার্ড, জাতিগত শংসাপত্রের মতো সরকারি স্তরের মোট ২৭টি জনকল্যাণমূলক প্রকল্পকে সরাসরি মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়।
পুরস্কার এবং স্বীকৃতি
২০২২ সালের ১৯শে ডিসেম্বরে কেন্দ্রীয় বৈদ্যুতিন ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রক দেশের সেরা প্রকল্প হিসেবে দুয়ারে সরকার প্রকল্পটিকে নির্বাচিত করে। ২০২৩ সালের ৭ জানুয়ারি দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে এই প্রকল্পের কারণে রাজ্য সরকারকে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু পুরস্কৃত করেন। তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের ডিজিটাল ইন্ডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২২ এর সর্বোচ্চ পুরস্কার হিসেবে পশ্চিমবঙ্গকে প্ল্যাটিনাম পুরস্কার দেওয়া হয়। এর আগে দুয়ারে সরকার, স্কচ আওয়ার্ডও জিতে নিয়েছে।
সমালোচনা
পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক মহলের মতে ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটের জন্য পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল দ্বারা দুয়ারে সরকার প্রকল্পের জনসংযোগ পরিকাঠামোর সুযোগ তোলার অবকাশ রয়েছে।
পরিসংখ্যান
দুয়ারে সরকারের পঞ্চম দফার শেষ অবধি গোটা রাজ্যজুড়ে ৮২ হাজার ৩৪৫টি শিবির চালানো হয় যার মধ্যে ৩৪.৫ শতাংশ অর্থাৎ ২৮ হাজার ৩৮১টি ছিল মোবাইল ক্যাম্প। এই মোবাইল ক্যাম্পগুলির মাধ্যমে ১৪ লাখ ৯৫ হাজার রাজ্যবাসী নিজেদের সমস্যাগুলিকে নিয়ে আসেন। সব মিলিয়ে ৯৭ লাখ রাজ্যবাসীর আর্জি, আবেদন, অভিযোগ নথিভুক্ত হয়েছে এই শিবিরগুলির মাধ্যমে।
লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প সংক্রান্ত বিষয়ে ৭ লাখ ৬১ হাজারটি আবেদন জমা পড়ে, মৎস্যজীবীদের রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত ৬ লাখ ৫৮ হাজারটি আবেদন জমা পড়ে। দুয়ারে সরকারে যে নতুন সুবিধাগুলি যুক্ত করা হয়, তার মধ্যে শুধু জমির পাট্টা সংক্রান্ত আবেদনের বিষয়েই ১ লাখ ২০ হাজারটি আবেদন জমা পড়েছিল ২০২২ এর নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে। এছাড়া, বিদ্যুতের মাশুলে ছাড় সংক্রান্ত ২ লাখ ২৫ হাজারটি তথা বিদ্যুতের নতুন সংযোগের জন্য ১ লাখ ২৭ হাজারেরও বেশি আবেদন জমা পড়ে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সূত্র অনুযায়ী, ২০২২ অবধি দুয়ারে সরকার প্রকল্পের পাঁচটি দফা সম্পন্ন হয়েছে এবং প্রায় ৬ কোটি ৬০ লাখ মানুষের কাছে সফলভাবে বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া গিয়েছে। কিছু সংবাদসূত্র অনুযায়ী রাজ্যে মোট ৩ লাখ ৬১ হাজারটি আউটরিচ ক্যাম্প চালানো হয়েছে বলে দাবি করা হয় আবার কিছু সূত্র থেকে, রাজ্যে সাড়ে ছলক্ষ ক্যাম্প করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
তথ্যসূত্র
২০২০-এ পশ্চিমবঙ্গে প্রতিষ্ঠিত
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রকল্প |
doc-87 | ৯নং ওয়ার্ড দ্বারা যা যা বোঝানো হতে পারে —
৯নং ওয়ার্ড, বরিশাল সিটি কর্পোরেশন, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
৯নং ওয়ার্ড, রংপুর সিটি কর্পোরেশন, রংপুর সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
৯নং ওয়ার্ড, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
৯নং ওয়ার্ড, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
৯নং ওয়ার্ড, সিলেট সিটি কর্পোরেশন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
৯ নং ওয়ার্ড, কলকাতা পৌরসংস্থা, কলকাতা পৌরসংস্থার একটি ওয়ার্ড।
উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড। |
doc-88 | তুল ডানডি (বৈজ্ঞানিক নাম: Sillaginopsis panijus) (ইংরেজি: Gangetic whiting বা Gangetic whiting) হচ্ছে Sillaginidae পরিবারের Sillaginopsis গণের একটি স্বাদুপানির মাছ।
বর্ণনা
বিস্তৃতি
এই মাছ বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার ও ইন্দোনেশিয়ায় পাওয়া যায়।
বাংলাদেশে বর্তমান অবস্থা এবং সংরক্ষণ
আইইউসিএন বাংলাদেশ (২০০০) এর লাল তালিকা অনুযায়ী এই প্রজাতিটি বাংলাদেশে এখনও হুমকির সম্মুখীন নয়। উপকূল ও মোহনা থেকে অল্প পরিমাণে ধরা পড়ে।
আরও দেখুন
বাংলাদেশের মাছের তালিকা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত মাছের তালিকা
বাংলাদেশের স্বাদুপানির মাছের তালিকা
তথ্যসূত্র
স্বাদু পানির মাছ
বাংলাদেশের মাছ
ভারতের মাছ
মিয়ানমারের মাছ
ইন্দোনেশিয়ার মাছ
দক্ষিণ এশিয়ার মাছ
১৮২২-এ বর্ণিত মাছ |
doc-89 | রাজপুত রেজিমেন্ট হচ্ছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি পদাতিক রেজিমেন্ট। ১৭৭৮ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী দ্বারা প্রতিষ্ঠিত এই রেজিমেন্টটি ১৯৪৭ সালে নবগঠিত ভারতীয় সেনাবাহিনীর হয়, রেজিমেন্টটিতে মূলত রাজপুত বংশের হিন্দুদেরকে সৈনিক এবং কর্মকর্তা হিসেবে নেওয়া হতো তবে প্রথম এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রচুর মুসলিম মানুষ রেজিমেন্টের সদস্য হবার সুযোগ পায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে প্রায় পঞ্চাশ শতাংশ মুসলিম সৈনিক এবং কর্মকর্তা এই রেজিমেন্টের পক্ষে যুদ্ধ করেছিলো। ১৮৫৭ সালে্র আগে এই রেজিমেন্টটি ছিলো বেঙ্গল ন্যাটিভ পদাতিকের একটি অংশ।
১৯২২ সালে ব্রিটিশরা ৭ম রাজপুত রেজিমেন্ট নামের আলাদা একটি রেজিমেন্ট গঠন করেছিলো এই রেজিমেন্টের কিছু ব্যাটেলিয়ন নিয়ে এবং ৭ম রাজপুত রেজিমেন্টকে বলা হতো 'মুসলিম রাজপুত' রেজিমেন্ট। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী প্রতিষ্ঠাকালে রাজপুত মুসলিম সেনাদের একটি বড় অংশ পাকিস্তানে 'আজাদ কাশ্মীর রেজিমেন্ট' গঠন করে। ১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ এবং ৫ম রাজপুত ছিলো মূলত হিন্দু এবং শিখদের।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বেশ কয়েকটি রাজপুত ব্যাটালিয়ন অংশ নিয়েছিল প্রথম ব্যাটালিয়নটি বার্মা অভিযানের সময় আরাকানে ছিল এবং তারপরে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের সুরক্ষার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল।দ্বিতীয় ব্যাটেলিয়নটি আরাকান অঞ্চলেও ছিল এবং এই ব্যাটেলিয়নটি বহু পদক্ষেপ নিয়েছিল। রাজপুত "হিল" নামে অভিহিত ৫৫১ পয়েন্টের ক্যাপচারটি ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। জাপানিরা এই বৈশিষ্ট্যটি ধারণ করে অন্যান্য ব্যাটালিয়নের দ্বারা বারবার আক্রমণ ফিরিয়েছিল কিন্তু রাজপুতরা এই পদক্ষেপের জন্য ভারতীয় অর্ডার অফ মেরিট, পাঁচটি সামরিক ক্রস এবং দুটি সামরিক পদক জিতিয়েছিল। ১৯৪০ সালের আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে তৃতীয় ব্যাটালিয়নটি মিশরে কনভয় দ্বারা প্রেরণ করা হয়। ইথিওপিয়া থেকে বেরিয়ে আসা ইটালিয়ান বোম্বাররা তাদের কাফেলায় বেশ কয়েকবার আক্রমণ করেছিল। ব্যাটালিয়নের ব্রেন বন্দুকগুলি বিমান প্রতিরক্ষার জন্য মোতায়েন করা হয়েছিল এবং একসময় মনে করা হয় যে তারা একটি ইতালিয়ান বিমান নামিয়ে দিয়েছিল। এই ব্যাটালিয়নটি সুয়েজ খাল এবং মিশরে ছিল এবং ভারতীয় ৫ম পদাতিক ডিভিশনের ১৬১ তম ভারতীয় পদাতিক ব্রিগেডের অংশ হিসাবে ক্রিটের উপর জার্মান আক্রমণের পরে সাইপ্রাসকে রক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। এখানে, তারা মূলত অ্যান্টি-প্যারাসুট ভূমিকায় ব্যবহৃত হয়েছিল এবং সমর্থিত হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ান বর্মের উপাদানগুলো দ্বারা। পরে তারা মিশরে ফিরে যায় এবং ১৯৪২ সালের ২১ অথবা ২২ জুলাইয়ের একটি বিশেষতর আক্রমণাত্মক দের এল শাইন এবং রুইয়েসত রিজের চারপাশে তীব্র লড়াইয়ে অংশ নিয়েছিল এবং CO আগস্ট সিও সহ তিনি বহু হতাহতের শিকার হন স্যার সিকান্দার হায়াত খান, প্রিমিয়ার। পাঞ্জাব, ব্যাটালিয়নে গিয়ে পরিদর্শন করে ব্যাটালিয়নের প্রধানমন্ত্রীকে তাদের সম্বোধন করেছে। তিনি মূলত ভারতীয় সেনাবাহিনী যা করেছে এবং করছে তা নিয়ে এবং বিশেষত পাঞ্জাবের অবস্থার বিষয়েও তিনি বক্তব্য রেখেছিলেন। পরে বছরের পরে ব্যাটালিয়ন এল আলামেইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল।
চতুর্থ ব্যাটালিয়ন পশ্চিমী মরুভূমি অভিযানেও সিডি বররানী এবং এল আলামেইনের সাথে জড়িত ছিল এবং ভারতে প্রত্যাবর্তনের সাথে সাথে কোহিমা ফ্রন্টে পোস্ট করা হয়েছিল।
হংকংয়ের যুদ্ধে ৫ ম ব্যাটালিয়ন লড়াই করেছিল। আক্রমণকারী জাপানিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাটি সংক্ষিপ্ত এবং দ্রুতগতিতে ব্যাটালিয়নে গুরুতর আহত হয়েছিল। ব্রিটিশ সেনা বাহিনীর সাথে ব্যাটালিয়নকে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য করা হয়েছিল এবং পুরুষরা পাউডাব্লু হয়ে পড়েছিল এবং তাদেরকে প্রচণ্ড কষ্ট সহ্য করতে হয়েছিল।রাজপুতের ১৩০ জনকে মারধর করা হয়েছিল নয়তো অনাহারে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল বা চিকিতসার অভাবে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল। জাপানিরা ব্যাটালিয়নের ক্যাপ্টেন মেটেন আহমেদ আনসারীকে ব্রিটিশদের প্রতি তাঁর আনুগত্য ত্যাগ করাতে চেয়েছিল, কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। পাঁচ মাস ধরে তাকে নৃশংসভাবে মারধর হয়েছিল যার ফলস্বরূপ তিনি হাঁটাচলা করতে পারেননি। তারপরে তাকে কর্মকর্তাদের পরিবর্তে অন্যান্য পদে বাস করার জন্য পাঠানো হয়েছিল। ক্যাপ্টেন আনসারী রেজিমেন্টের প্রতি সত্য ছিলেন এবং পলায়নকারীদের সহায়তার জন্য একটি ব্যবস্থা করেছিলেন। তাকে আবার কারাগারে আটকে রেখে নির্যাতন করা হলেও তিনি ভেঙ্গে পড়েন নি। শেষ পর্যন্ত জাপানিরা তাকে ফাঁসি দেয়। ক্যাপ্টেন আনসারিকে তার বীরত্বের জন্য জর্জ ক্রস পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
ভারতীয় সেনাবাহিনীর রেজিমেন্ট |
doc-90 | আন্তঃক্রিয়াভিত্তিক যোগাযোগ মাধ্যম বাক্যটি দিয়ে ব্যবসায়িক পণ্য ও পরিষেবা উৎপাদন ও বিতরণবোঝায়, যার মাধ্যমে বিনোদন মান (বা ফলাফল) সরাসরি প্রতিক্রিয়া দ্বারা ব্যবহারকারীদের প্রভাবিত করতে পারে।
উৎপত্তি
যদিও হল হলপিন ২০০১ সালে তার গেমউইক ম্যাগাজিনকে ইন্টারেক্টিভ এন্টারটেইনমেন্ট ম্যাগাজিন পুনঃনামকরনের মাধ্যমে এই বাক্যটির দাবীদার, বাক্যটি ১৯৮১ সালের শুরুতে ব্যবহৃত হয়। হালপিন-এর অফিসিয়াল জীবনী এখন দাবি করে যে, "কনসোল অভিসৃতি বর্ণনা, অনলাইন এবং কম্পিউটার গেম সেক্টর" বর্ণনার মাধ্যমে বাক্যটিকে "জনপ্রিয়" করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
ভিডিও গেম
ইংরেজি অভিধান |
doc-91 | মহাবিশ্বের কালানুক্রমিকভাবে বিগ ব্যাং মহাজাগতিক বিজ্ঞান অনুসারে মহাবিশ্বের ইতিহাস ও ভবিষ্যতের বর্ণনা দেয় । মহাবিশ্বের অস্তিত্বের প্রথম পর্যায়ে অনুমান করা হয় ১৩৮.৮ বিলিয়ন বছর পূর্বে ৬৮% আস্থা স্তরের প্রায় ২১ মিলিয়ন বছর একটি অনিশ্চয়তা রয়েছে।
আদিতম মহাবিশ্ব
প্ল্যাংক ইপক
মহা একীভূতকরণ ইপক:
সাধারনত আদিম পরমানুর প্লাংক ইপোক (বা প্লাংক যুগ) শূন্য থেকে আনুমানিক ১০e-৪৩ সেকেন্ড (১ প্লাংক টাইম): এটি নিকটতম যে বর্তমান পদার্থবিজ্ঞান সময়কালের পুরোপুরি শুরু করতে পারে, এবং এই সময়ের সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়। সাধারণ আপেক্ষিকতা এই সময় আগে একটি মহাকর্ষীয় একবচন প্রস্তাব (যদিও এমনকি কোয়ান্টাম প্রভাব কারণে ভেঙ্গে যেতে পারে), এবং এটি চার মৌলিক বল (ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিজম, দুর্বল পারমাণবিক শক্তি, শক্তিশালী পারমাণবিক শক্তি এবং মাধ্যাকর্ষণ) একই শক্তি আছে অনুমান করা হয় যে, এবং সম্ভবত একটি মৌলিক বলের মধ্যে একীভূত করা হয়েছে, একটি নিখুঁত সমাহার দ্বারা একত্রিত করা, যা কিছুটি তার বিন্দুতে একটি ধারালো পেন্সিল দাঁড়িয়েছে (অর্থাৎ শেষ পর্যন্ত সমান্তমিত)। এই সময়ে, মহাবিশ্ব মাত্র ১০e-৩৫ মিটার (১ প্লাংকের দৈর্ঘ্য) অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে এবং ১০৩২⁰ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (প্ল্যানেট তাপমাত্রা) এর একটি তাপমাত্রা থাকে।
স্ফীতিশীলতা ইপক
পুনঃতাপন:
বেরিওজেনেসিস:
আদি মহাবিশ্ব
দুর্বল তড়িৎ ইপক
মহা প্রতিসাম্য লঙ্ঘন:
কোয়ার্ক ইপক
হ্যাড্রন ইপক
লেপ্টন ইপক
ফোটন ইপক
কেন্দ্রীন সংশ্লেষ
পদার্থ আধিপত্য
সমন্মীকরণ
অন্ধকার যুগ
মহাবিশ্বের গাঠনিক ভিত্তি স্থাপন
পুনঃ আয়নীভবন
তারাসমূহের গঠন
ছায়াপথ গঠন
গুচ্ছ, স্তবক ও মহাস্তবক গঠন
সৌর জগৎ গঠন
বর্তমান যুগ
মহাবিশ্বের অন্তিম পরিণতি
তাপীয় মৃত্যু
মহা সংকোচন
বিগ রিপ
শূন্য স্থানে আপাত স্থায়িত্বের ঘটনাসমূহ
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
PBS Online (2000). From the Big Bang to the End of the Universe – The Mysteries of Deep Space Timeline. Retrieved March 24, 2005.
Schulman, Eric (1997). The History of the Universe in 200 Words or Less. Retrieved March 24, 2005.
Space Telescope Science Institute Office of Public Outreach (2005). Home of the Hubble Space Telescope. Retrieved March 24, 2005.
Fermilab graphics (see "Energy time line from the Big Bang to the present" and "History of the Universe Poster")
Exploring Time from Planck time to the lifespan of the universe
Cosmic Evolution is a multi-media web site that explores the cosmic-evolutionary scenario from big bang to humankind.
Astronomers' first detailed hint of what was going on less than a trillionth of a second after time began
The Universe Adventure
Cosmology FAQ, Professor Edward L. Wright, UCLA
Sean Carroll on the arrow of time (Part 1) , The origin of the universe and the arrow of time, Sean Carroll, video, CHAST 2009, Templeton, Faculty of science, University of Sydney, November 2009, TED.com
A Universe From Nothing, video, Lawrence Krauss, AAI 2009, YouTube.com
Once Upon A Universe - Story of the universe told in 13 chapters. Science communication site supported by STFC.
জ্যোতির্বিজ্ঞানের সময়রেখা
ভৌত বিশ্বতত্ত্ব
মহা বিস্ফোরণ
পদার্থবিজ্ঞানের সময়রেখা
মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব |
doc-92 | ক্রিকেট হেলমেট, হল এক ধরনের হেলমেট, যা ক্রিকেট খেলোয়াড়েরা আঘাত থেকে রক্ষা পেতে মাথায় পরিধান করে। ক্রিকেটে হেলমেটগুলি বিশ শতকে উন্নত হয়েছিল।
ইতিহাস
ক্রিকেট ইতিহাসের পুরো ইতিহাস জুড়ে নিজেকে রক্ষার জন্য স্কার্ফ এবং প্যাডযুক্ত ক্যাপ ব্যবহার করার ঘটনা রেকর্ড করা আছে। প্যাটসি হেনড্রেন ১৯৩০-এর দশকে প্রথম একটি স্ব-নকশাকৃত প্রতিরক্ষামূলক টুপি ব্যবহার করেছিলেন। ১৯৭০ এর দশক পর্যন্ত হেলমেটগুলির প্রচলন শুরু হয় নি। ওয়ার্ল্ড সিরিজ ক্রিকেটে প্রথম হেলমেট দেখা গেছে, প্রথম খেলোয়াড় ডেনিস অ্যামিস ধারাবাহিকভাবে হেলমেট পরতেন যা ছিল বিশেষভাবে পরিবর্তিত মোটরসাইকেল হেলমেট।
অন্য খেলোয়াড়দের মধ্যে মাইক ব্রিয়ারলি নিজের নকশা করা হেলমেট পরতেন। টনি গ্রেগের মতে তারা বোলারদের বাউন্সার দিতে উৎসাহ দিয়ে ক্রিকেটকে আরও বিপজ্জনক করে তুলবেন। ১৭ মার্চ ১৯৭৮ -এ ব্রিজটাউনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট ম্যাচে অস্ট্রেলীয় গ্রাহাম ইয়ালপ প্রথম একটি প্রতিরক্ষামূলক শিরস্ত্রাণ পরিধান করেছিলেন। পরে ইংল্যান্ডের ডেনিস অ্যামিস টেস্ট ক্রিকেটে এটি জনপ্রিয় করে তোলেন। এরপরে হেলমেট পরিধান করা ব্যাপকভাবে শুরু হয়।
ক্যারিয়ার জুড়ে কখনও হেলমেট না পরা সর্বোচ্চ (টেস্ট ম্যাচ) স্তরের শেষ ব্যাটসম্যান হলেন ভিভ রিচার্ডস, যিনি ১৯৯১ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছিলেন।
আধুনিক দিনের ক্রিকেট হেলমেট
আধুনিক ক্রিকেট হেলমেটগুলি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সাম্প্রতিক সুরক্ষা মান অনুযায়ী তৈরি করা হয় এবং ব্রিটিশ স্ট্যান্ডার্ড বিএস৭৯২৮:২০১৩ মেনে চলতে হয়।
ক্রিকেট হেলমেট তৈরির জন্য ব্যবহৃত পদার্থগুলি হ'ল এবিএস প্লাস্টিক, ফাইবারগ্লাস, কার্বন ফাইবার, টাইটানিয়াম, ইস্পাত এবং উচ্চ ঘনত্বের ফোম ইত্যাদির মতো প্রতিরোধের উপাদান। ক্রিকেট হেলমেটের প্রধান অংশ গ্রিল (স্টিল, টাইটানিয়াম বা কার্বন ফাইবার দিয়ে তৈরি), চিবুকের সরু ফালি, অভ্যন্তরীণ ফোম উপাদান, বহিরাগত প্রভাব প্রতিরোধী শেল ইত্যাদি।
আইন
২০১৭ সালের হিসাবে, আইসিসি হেলমেট পরার বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইন পাস করতে অস্বীকার করেছে, বরং প্রতিটি দেশকে তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ছেড়ে দিয়েছে। তবে, যদিও ব্যাটসম্যানের জন্য হেলমেট পরা বাধ্যতামূলক নয়, তবে যদি তিনি তা করেন, তবে হেলমেটকে অবশ্যই নির্দিষ্ট সুরক্ষা মানের হতে হবে, এই নিয়মের জন্য সমস্ত টেস্ট খেলোয়াড় দেশ সম্মত হয়েছে।
২০১৬ সালের হিসাবে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের উইকেট থেকে ৮ গজেরও বেশি কাছের সমস্ত ব্যাটসম্যান, উইকেটকিপার এবং ফিল্ডারকে হেলমেট পরা প্রয়োজন। মাঝারি গতি এবং স্পিন বোলিংয়ের মুখোমুখি হয়েও এটি বাধ্যতামূলক। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট এবং ভারতের ক্রিকেট বোর্ডের নিয়ন্ত্রণে ব্যাটসম্যানদের হেলমেট পরার দরকার নেই।
খেলোয়াড়দের বিরোধিতা
অনেক খেলোয়াড় হেলমেট পরতে অস্বীকার করেছিলেন, এটা বিশ্বাস করে যে ব্যাটিংয়ের সময় এটা তাদের দৃষ্টি প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে বা আইস হকিতে একই রকম বিতর্ক হয়েছিল, অনেক দর্শকের দৃষ্টিতে হেলমেট পরিধান অমানবিক। বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট ম্যাচের সময় আধুনিক খেলায় হেলমেট পরা প্রথম খেলোয়াড় ছিলেন ইংরেজ ডেনিস অ্যামিস, যার জন্য দর্শক এবং অন্যান্য খেলোয়াড় তাঁকে উপহাস করেছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৯৭৮ সালের ম্যাচে প্রথমবারের মতো হেলমেট পরা ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক ভিভ রিচার্ডসকে কাপুরুষোচিত বলা হয়েছিল, তখন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক গ্রাহাম ইয়ালাপকে উত্সাহ দেওয়া হয়েছিল। ভারতের অধিনায়ক সুনীল গাভাস্কার বিশ্বাস করেতেন যে হেলমেট কোনও ব্যাটসম্যানকে ধীর করে দেয় এবং তিনি পরতে অস্বীকার করেছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে অনেক ব্যাটসম্যান অনুভব করেছেন যে আধুনিক হেলমেট নকশা ক্রমশ প্রতিবন্ধক হয়ে উঠেছে। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয়, ইংল্যান্ডের অধিনায়ক অ্যালাস্টার কুক এক সময় আইসিসির সুরক্ষা বিধি মেনে নতুন হেলমেট পরতে অস্বীকার করেছিলেন, কারণ তিনি অনুভব করেছিলেন যে এটি বিভ্রান্তিকর এবং অস্বস্তিকর। ইংল্যান্ডের সতীর্থ জোনাথন ট্রটও অনুরূপ কারণে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এবং সতীর্থ নিক কমপটন ( ফিলিপ হিউজের ঘনিষ্ঠ বন্ধু) মনে করেছিলেন যে নতুন বিধিগুলি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল।
ক্রিকেটের হেলমেট নির্মাতারা
ক্রিকেট হেলমেট প্রস্তুতকারক এবং ব্র্যান্ড অনেক রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হল গুন অ্যান্ড মুর, স্যানস্প্যারিল গ্রিনল্যান্ডস এবং সারিন স্পোর্টস ইন্ডাস্ট্রিজ।
অনেক পেশাদার ক্রিকেট খেলোয়াড় মাসুরি ক্রিকেট হেলমেট পরতে পছন্দ করেন। ২০১৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে প্রায় ৭০% খেলোয়াড় ব্র্যান্ডটি পরেছিলেন, মাসুরি হল প্রথম ঘাড় রক্ষকের মূল উদ্ভাবক, প্রতিরক্ষামূলক সরঞ্জামের একটি অতিরিক্ত টুকরা যা তারা ২০১৫ সালে স্টেমগার্ড চালু করার সময় ক্রিকেটের হেলমেটের পিছনে সংযুক্ত করেছিল।
আরও দেখুন
বেসবল বা সফটবলের জন্য ব্যাটিং হেলমেট
তথ্যসূত্র
হেলমেট
ক্রিকেটের সরঞ্জাম |
doc-93 | মানি ইন দ্য ব্যাংক একটি পেশাদার কুস্তি প্রতি-দর্শনে-পরিশোধ (পিপিভি) এবং ডাব্লিউডাব্লিউই নেটওয়ার্কের অনুষ্ঠান ছিল, যা ওয়ার্ল্ড রেসলিং এন্টারটেইনমেন্ট (ডাব্লিউডাব্লিউই) তাদের ব্র্যান্ড র, স্ম্যাকডাউন এবং ২০৫ লাইভের জন্য প্রযোজনা করেছে। এটি মানি ইন দ্য ব্যাংক কালানুক্রমিকের অধীনে প্রচারিত দশম অনুষ্ঠান ছিল। এই অনুষ্ঠানটি ২০১৯ সালের ১৯শে মে তারিখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাটের হার্টফোর্ডের এক্সএল সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রাক-প্রদর্শনে একটিসহ মূল অনুষ্ঠান মিলিয়ে সর্বমোট বারোটি ম্যাচ এই অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই অনুষ্ঠানের পুরুষদের মানি ইন দ্য ব্যাংক ম্যাচে ব্রক লেজনার মুস্তফা আলি, আন্দ্রাদে, ব্যারন করবাইন, ড্রু ম্যাকইন্টায়ার, ফিন ব্যালর, র্যান্ডি অরটন ও রিকোশেকে পরাজিত করেছে, অন্যদিকে নারীদের মানি ইন দ্য ব্যাংক ম্যাচে বেইলি কারমেলা, ড্যানা ব্রুক, এম্বার মুন, ম্যান্ডি রোজ, ন্যাওমি, নাটালিয়া ও নিকি ক্রসকে পরাজিত করেছে। অন্যান্য শীর্ষস্থানীয় ম্যাচে, সেথ রলিন্স ডাব্লিউডাব্লিউই ইউনিভার্সাল চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য আয়োজিত একক ম্যাচে এজে স্টাইলসকে এবং ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ ম্যাচে কফি কিংস্টন কেভিন ওয়েন্সকে পিনফলের মাধ্যমে পরাজিত করেছে।
কাহিনী
এই অনুষ্ঠানে পূর্ব নির্ধারিত কাহিনীর ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত ম্যাচগুলো অন্তর্ভুক্ত ছিল, যেখানে কুস্তিগিরগণ পূর্ব নির্ধারিত কাহিনী অনুযায়ী অনুষ্ঠানগুলোতে নায়ক, খলনায়ক অথবা পার্থক্যহীন চরিত্র ধারণ করেছেন যা এক বা একাধিক ম্যাচে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। এই ম্যাচগুলোর ফলাফল র, স্ম্যাকডাউন এবং ২০৫ লাইভ ব্র্যান্ডে নিযুক্ত ডাব্লিউডাব্লিউইর লেখকদের দ্বারা পূর্বনির্ধারিত ছিল, যার ধারাবাহিক কাহিনী ডাব্লিউডাব্লিউইর সাপ্তাহিক টেলিভিশন অনুষ্ঠান র, স্ম্যাকডাউন এবং ২০৫ লাইভে প্রদর্শন করা হয়েছে।
পটভূমি
মানি ইন দ্য ব্যাংক হলো ডাব্লিউডাব্লিউই দ্বারা আয়োজিত একটি বার্ষিক সরাসরি অনুষ্ঠান, যা সাধারণত প্রতি বছরের জুন অথবা জুলাই মাসে অনুষ্ঠিত হয়। ২০২১ সাল অনুযায়ী, এই অনুষ্ঠানটি ডাব্লিউডাব্লিউই দ্বারা আয়োজিত প্রধান পাঁচটি অনুষ্ঠানের মধ্যে একটি (রয়্যাল রাম্বল, রেসলম্যানিয়া, সামারস্ল্যাম এবং সার্ভাইভার সিরিজ)। এই অনুষ্ঠানটি মানি ইন দ্য ব্যাংক ম্যাচের নামে নামকরণ করা হয়েছে, এই ম্যাচে একাধিক কুস্তিগির রিংয়ের উপরে ঝুলন্ত একটি ব্রিফকেস পুনরুদ্ধার করতে মই ব্যবহার করে। এই অনুষ্ঠানের মূল ম্যাচের পুরস্কার হচ্ছে একটি চ্যাম্পিয়নশিপ ম্যাচের জন্য চুক্তিসমৃদ্ধ একটি ব্রিফকেস, উক্ত ব্রিফকেসটি বিজয়ী কুস্তিগির ব্রিফকেস জয়ের রাত থেকে শুরু করে পরবর্তী এক বছরের মধ্যে যেকোন সময় কুস্তিগিরের পছন্দসই স্থানে চ্যাম্পিয়নশিপ ম্যাচের জন্য ব্যবহার করতে পারে। ২০১০ সালের ১৮ই জুলাই তারিখে প্রথমবারের মতো মানি ইন দ্য ব্যাংক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২০১৯ সালের এই অনুষ্ঠানটি মানি ইন দ্য ব্যাংক কালানুক্রমিকের দশম অনুষ্ঠান ছিল, যা ১৯শে মে তারিখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাটের হার্টফোর্ডের এক্সএল সেন্টারে আয়োজন করার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানটি ঐতিহ্যগতভাবে প্রতি-দর্শনে-পরিশোধে সম্প্রচার করার পাশাপাশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ধারাবাহিক সম্প্রচার পরিষেবা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে ডাব্লিউডাব্লিউই নেটওয়ার্কে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে।
ফলাফল
টীকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
২০১৯
মানি ইন দ্য ব্যাংক
মানি ইন দ্য ব্যাংক
মে ২০১৯-এ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঘটনা
২০১৯-এ কানেটিকাট
কানেটিকাটে ঘটনা
হার্টফোর্ডে পেশাদার কুস্তি |
doc-94 | শহিদি সাল (), বা ডিওক্লেটীয় সাল (), হলো চতুর্থ শতাব্দীর শুরুর দিকে আলেক্সান্দ্রীয় খ্রিষ্টীয় মণ্ডলী এবং পঞ্চম শতাব্দী থেকে বর্তমান পর্যন্ত আলেক্সান্দ্রীয় কিবতীয় সনাতনপন্থী মণ্ডলী কর্তৃক ব্যবহৃত একটি পঞ্জিকা সাল। পশ্চিমা খ্রিষ্টানরা এই পদ্ধতির ব্যাপারে অবগত থাকলেও তারা এটি ব্যবহার করেনি। এর নাম নেওয়া হয়েছে রোমান সম্রাট ডিওক্লেটিয়ান এর নাম থেকে যিনি সাম্রাজ্যের ইতিহাসে শেষ বারের মত খ্রিষ্টানদের উপর বড় রকমের নির্যাতন চালিয়েছিলেন। ডিওক্লেটিয়ান তার শাসনকাজ শুরু করেন ২৮৪ খ্রিস্টাব্দের ২৯ আগস্ট কিংবা ২০ নভেম্বর যা আলেকজান্দ্রীয় বছরের ১ থোথ তারিখ তথা নববর্ষে শুরু হয় যার ফলে এই তারিখটি পঞ্জিকা যুগের প্রথম বছর হিসেবে যাত্রা শুরু করে। এই যুগ নিস্তারপর্বীয় পূর্ণ চন্দ্রের তারিখ বা পুনরুত্থান পার্বন সারণী তৈরিতে আলেক্সান্দ্রীয় খ্রিষ্টী
য় মণ্ডলী ব্যবহার করতো।
যখন ডায়োনিসিয়াস এক্সিগুয়াস ৫২৫ খ্রিস্টাব্দে অতিরিক্ত ৯৫ বছর সহ পুনরুত্থান সারণি নতুন করে তৈরি করলেন তখন তিনি ডিওক্লেটীয় সালকে অ্যানো ডোমিনি যুগ দ্বারা প্রতিস্থাপিত করেন কেননা তিনি কোন অত্যাচারীর স্মৃতি রাখতে চাননি যে খ্রিস্টানদের উপর নির্যাতন চালিয়েছিলো। ডায়োনিসিয়াসের নতুন পঞ্জিকা যুগটি লাতিন পশ্চিমে জনপ্রিয় হলেও গ্রিক পূর্বে বর্তমান সময়ের আগে ব্যবহৃত হয়নি।
এই পঞ্জিকা সাল পদ্ধতি শুধু প্রথমদিককার খ্রিস্টানদের কাছেই জনপ্রিয় ছিলো না। অধিকাংশ রোমান খ্রিস্টান এবং তার পূর্বের পৌত্তলিক রোমানরা সাম্রাজ্যের একাধিক দপ্তরকর্তার (রোমক অধিনায়কীয়) গদিপ্রাপ্তির তারিখ দ্বারা গণনা করতো। রোমানরা নগরাব্দ পদ্ধতিও ব্যবহার করতো। এর লাতিন নামটির অর্থ হচ্ছে "নগর (রোম) প্রতিষ্ঠার সময় থেকে"। যদিও এই পদ্ধতি ঐতিহাসিক গ্রন্থ ব্যতীত অন্য কোথাও খুব বেশি ব্যবহৃত হয়নি।
সৃষ্টাব্দ নামক সৃষ্টির সময় থেকে আরম্ভকৃত পঞ্জিকা সালটি বর্ষ সংখ্যা গণনার ক্ষেত্রে আধুনিক যুগের আগ পর্যন্ত জনপ্রিয় ছিলো যা বাইজেন্টাইন বর্ষপঞ্জিতে ব্যবহৃত হতো। পঞ্চম শতাব্দীর আলেকজান্দ্রিয়ার অ্যানিয়ানাস ডিওক্লেটীয় ৭৭ থেকে ৫৩২ বছর বিশিষ্ট ১১টি নিস্তারপর্বীয় চক্র গণনা করে পৃথিবীর সৃষ্টির তারিখ ২৫ মার্চ ৫৪৯২ খ্রিষ্টপূর্ব নির্ধারণ করেন। এটি ধর্মীয় পঞ্জিকা সালের বদলে বেসামরিক পঞ্জিকা হিসেবে গৃহীত হয়েছিলো যা আলেকজান্দ্রীয় যুগের প্রথম দিবস থেকে শুরু হয়েছিলো। এই পঞ্জিকা যুগ বাইজেন্টাইন আমল পর্যন্ত বাইজেন্টাইন খ্রিস্টানরা ব্যবহার করতো যেমন ম্যাক্সিমাস দ্যা কনফেসর। সৃষ্টাব্দের ৫৫০৯ খ্রিষ্টপূর্বের ১ সেপ্টেম্বর থেকে বর্ষ শুরু হওয়া আরেকটি সংস্করণ দশম শতাব্দীতে জনপ্রিয় হয়। সৃষ্টাব্দের দুটি সংস্করণই সপ্ততির সৃষ্টির হিসাব ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
(বিকল্প লিংক)
পঞ্জিকা সাল
খ্রিস্টান পরিভাষা
বর্ষপঞ্জি
মিশরে খ্রিস্টধর্ম
শাস্ত্রীয় প্রাচীনত্ব
কালপঞ্জি |
doc-95 | বেলকুচি মডেল কলেজ বাংলাদেশের একটি বেসরকারি কলেজ। এই কলেজটি "মডেল কলেজ" নামে পরিচিত। বেলকুচি উপজেলার সদর চালা গ্রামে অবস্থিত এই কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের ছাত্র ছাত্রীদের পড়ালেখার সুযোগ পান।
ইতিহাস
১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে বেলকুচি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ সরকার তার নিজ ১.৬৮ একর জমির উপর কলেজটি স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন ও ১৯৯৮ সালের ১৬ এপ্রিল বেলকুচি উপজেলা সদরে চালা গ্রামে কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি ১৯৯৮-১৯৯৯ শিক্ষাবর্ষে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী কর্তৃক একাদশ শ্রেণীতে ছাত্রী ভর্তি করার জন্য পাঠদানের অনুমতি প্রাপ্ত হয়। অতঃপর বেলকুচি মহিলা কলেজটি ২৬/০৭/২০০১ খ্রিঃ তারিখে স্বীকৃতি লাভ করে এবং ০১/০৫/২০০৪ তারিখে এম.পি.ও ভূক্ত হয়। ২০০৩ সালের ২৭ অক্টোবর সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার কোর্স চালু হয়। ২০১০ সালের ৬ জানুয়ারি কলেজটি মডেল কলেজ হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড রাজশাহী কর্তৃক অনুমোদিত হয়।
ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা
শ্রেণী মোট
একাদশ ১৬২
দ্বাদশ ১৭৬
মোট = ৩৩৮
আরও দেখুন
সরকারি কলেজ
বেসরকারি কলেজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর
সিরাজগঞ্জ জেলার কলেজ
১৯৯৮-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
বাংলাদেশের বেসরকারি কলেজ |
doc-96 | নাচোলের রানী ২০০৬ সালের একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। এটি পূর্ব পাকিস্তানে চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলায় ১৯৫০ এর দশকের গোড়ার দিকে সাঁওতাল জনগণের গণজাগরণ এবং সমাজকর্মী ও সংস্কারক ইলা মিত্রের ভূমিকার উপর ভিত্তি করে নির্মিত। ছবিটির পরিচালক সৈয়দ ওয়াহিদুজ্জামান ডায়মন্ড।
গল্প
১৯৫০সালে, মিত্র সাঁওতালদের কারণ গ্রহণ করেছিলেন। তিনি নাচোলের রামচন্দ্রপুরের জমিদার রামেন্দ্র নাথ মিত্রের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি তার দৃষ্টিনন্দন জীবন ছেড়ে অসৎ আচরণ করা সাঁওতালদের পক্ষে লড়াই করেছিলেন। তিনি তাদের উদ্দেশ্যে উত্সর্গের জন্য স্বীকৃতি অর্জন করেছিলেন। সাঁওতালরা তাকে রানী হিসাবে বিবেচনা করেছিলেন। তারা তাকে 'রানী মা' উপাধি দিয়েছিল।
নির্মাণ
সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড পাশাপাশি পোশাক ডিজাইনার এবং চিত্রনাট্যকার ছিলেন। শাহানা শুমি অভিনয় করেছেন ইলা মিত্রের চরিত্রে। অন্যান্য অভিনেতারা হলেন কাজল মজুমদার, রবিউল ইসলাম, আফসানা রহমান, সাজ্জাদ, রিপন এবং তপন। প্রায় ৪৫০ জন সাঁওতাল এবং আড়াইশ পুলিশ সদস্য ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। নেপথ্য সংগীতশিল্পী ছিলেন ইভানা এবং অনিমা ডি কস্তা।
চলচ্চিত্রটি মুক্তি পেয়েছিল ৩০ শে জুন, ২০০৬; দিনটি সাঁওতাল বিদ্রোহের ১৫০তম বার্ষিকী হিসাবে পালন করা হয়েছিল।
পুরস্কার
ছবিটি দশম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব এ প্রদর্শিত হয়েছিল। এই চলচ্চিত্র ও গঙ্গাযাত্রার জন্য ডায়মন্ড ২০১০ সালে অতন্দ্র পদকে ভূষিত হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
২০০০-এর দশকের বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র
সত্য ঘটনা অবলম্বনে নাট্য চলচ্চিত্র
২০০৬-এর চলচ্চিত্র
বাংলা ভাষার বাংলাদেশী চলচ্চিত্র
১৯৫০-এর পটভূমিতে চলচ্চিত্র
সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড পরিচালিত চলচ্চিত্র |
doc-97 | সুজিত ব্যানার্জি একজন বিখ্যাত ভারতীয় শিক্ষাবিদ যিনি মূলত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে কাজ করেন। তার জন্ম ১৯৪৯ সালে হয়েছিল এবং তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ব্যানার্জি তার গবেষণা দক্ষতা এবং বিজ্ঞান চর্চায় অবদান রাখায় প্রশংসিত হন। তিনি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন এবং বিজ্ঞান প্রযুক্তির চর্চা ও গবেষণায় অনেক নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। তার কর্মজীবনে তিনি অনেক সম্মান ও পুরস্কার পেয়েছেন যা তাকে একজন শ্রদ্ধেয় শিক্ষাবিদ করে তোলে। |
doc-98 | তিরুপুর কেন্দ্রটি তামিলনাড়ু রাজ্যের ৩৯ টি লোকসভা কেন্দ্রের একটি এবং ২০০৯ সালের লোকসভা কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এই লোকসভা কেন্দ্রেটি মোট ৬ টি বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে গঠিত। লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত এলাকার সরকারি ভাষা হল তামিল।
তামিলনাড়ুর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আসনগুলির মধ্যে অন্যতম হল লোকসভা তিরুপুর আসনটি। এই লোকসভা কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত সদস্য ভারতীয় সংসদের লোকসভাতে প্রতিনিধিত্ব। প্রতি ৫ বছর অন্তঃর কেন্দ্রটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিশেষ করণে ৫ বছরের পূর্বেই নির্বাচন হয়, যা উপনির্বাচন নামে পরিচিত।
ইতিহাস
তিরুপুর লোকসভা কেন্দ্রে ২০০৯ সালে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং ২০১৯ সালে সর্বশেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিধানসভা কেন্দ্র গুলি
লোকসভা কেন্দ্রটি তামিলনাড়ু রাজ্যের ২৩৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে ৬ টি বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে গঠিত। বিধানসভা কেন্দ্রের নির্বাচিত সদস্য তামিলনাড়ু বিধানসভাতে প্রতিনিধিত্ব করে। প্রতি ৫ বছর অন্তর কেন্দ্রটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই ৬ টি বিধানসভা কেন্দ্রে সর্বশেষ ২০১৬ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রই তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়। তিরুপুর নির্বাচনী কেন্দ্রটি, মোট ভোটার ৯,৯৩,৭৫৮ এবং ২০০৮ এর সীমানির্দেশে বিধানসভা কেন্দ্র গুলি হলঃ-
পেরুন্দুরাই বিধানসভা কেন্দ্র
এই বিধানসভা কেন্দ্রটি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা কেন্দ্রগুলির মধ্যে ১০৩ নং বিধানসভা কেন্দ্রের। এই কেন্দ্রটি তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।
ভবানী বিধানসভা কেন্দ্র
এই বিধানসভা কেন্দ্রটি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা কেন্দ্রগুলির মধ্যে ১০৪ নং বিধানসভা কেন্দ্রের। এই কেন্দ্রটি তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।
আন্তিয়ুর বিধানসভা কেন্দ্র
এই বিধানসভা কেন্দ্রটি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা কেন্দ্রগুলির মধ্যে ১০৫ নং বিধানসভা কেন্দ্রের। এই কেন্দ্রটি তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।
গোপীশেঠীপালয়ম বিধানসভা কেন্দ্র
এই বিধানসভা কেন্দ্রটি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা কেন্দ্রগুলির মধ্যে ১০৬ নং বিধানসভা কেন্দ্রের। এই কেন্দ্রটি তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।
তিরুপুর (উত্তর) বিধানসভা কেন্দ্র
এই বিধানসভা কেন্দ্রটি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা কেন্দ্রগুলির মধ্যে ১১৩ নং বিধানসভা কেন্দ্রের। এই কেন্দ্রটি তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।
তিরুপুর (দক্ষিণ) বিধানসভা কেন্দ্র
এই বিধানসভা কেন্দ্রটি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা কেন্দ্রগুলির মধ্যে ১১৪ নং বিধানসভা কেন্দ্রের। এই কেন্দ্রটি তফসিলী উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত নয়।
পেরুন্দুরাই, ভবানী, আন্তিয়ুর এবং গোপীশেঠীপালয়ম পূর্ববর্তী গোপীশেঠীপালয়মের লোকসভা কেন্দ্রের অংশ ছিল এবং তিরুপুর কোয়েম্বাটুর লোকসভা কেন্দ্র ছিল।
বর্তমান ও প্রাক্তন বিজয়ী সাংসদদের তালিকা:
তিরুপুর কেন্দ্র বিজয়ী বর্তমান সংসদ ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি দলের সদস্য কে.সুবারায়ণ এবং প্রাক্তন সংসদ ছিলেন এডিএমকে দলের সদস্য ভি। সত্যবামা।
২০০৯: সি শিবাসামি, (এডিএমকে)
২০১৪: ভি সত্যবামা (এডিএমকে)
২০১৯: টি কে সুবারায়ণ (ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি)
তথ্যসূত্র
আরও পড়ুন
Surjit S. Bhalla. Citizen Raj: Indian Elections 1952-2019 (2019
Prannoy Roy, Dorab R. Sopariwala . he Verdict:Decoding India's Elections (2019)
বহিঃসংযোগ
তিরুপুর নির্বাচনের ফলাফল সরাসরি ২০১৯
ভারতে লোকসভা কেন্দ্রের তালিকা
লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল সরাসরি ২০১৯
লোকসভা নির্বাচন
তামিলনাড়ুর লোকসভা কেন্দ্র
তিরুপ্পুর জেলা |
doc-99 | নন্দলাল দত্ত একজন প্রখ্যাত শিল্পী ছিলেন, যিনি তাঁর অপূর্ব চিত্রকলার জন্য বিখ্যাত। তিনি বাংলার বিভিন্ন লোকজ দৃশ্য ও ঐতিহ্যবাহী মোটিফ দিয়ে তাঁর চিত্রকর্মের মাধ্যমে বাঙালি সংস্কৃতির এক অনন্য চিত্র তুলে ধরেন। তাঁর কাজে প্রাদেশিক সংস্কৃতির প্রতি তাঁর গভীর শ্রদ্ধা এবং ভালবাসা প্রতিফলিত হয়। |