{"id": "-4967053164938246889-0", "language": "bengali", "document_title": "চেঙ্গিজ খান", "passage_text": "চেঙ্গিজ খান (মঙ্গোলীয়: Чингис Хаан আ-ধ্ব-ব: [ʧiŋgɪs χaːŋ], ), (১১৬২[1]–আগস্ট ১৮, ১২২৭) প্রধান মঙ্গোল রাজনৈতিক ও সামরিক নেতা বা মহান খান, ইতিহাসেও তিনি অন্যতম বিখ্যাত সেনাধ্যক্ষ ও সেনাপতি। জন্মসূত্রে তার নাম ছিল তেমুজিন (মঙ্গোলীয়: Тэмүжин )। তিনি মঙ্গোল গোষ্ঠীগুলোকে একত্রিত করে মঙ্গোল সাম্রাজ্যের (Екэ Монгол Улус; ১২০৬ - ১৩৬৮) গোড়াপত্তন করেন। নিকট ইতিহাসে এটিই ছিল পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সম্রাজ্য। তিনি মঙ্গোলিয়ার বোরজিগিন বংশে জন্ম নিয়েছিলেন। এক সাধারণ গোত্রপতি থেকে নিজ নেতৃত্বগুণে বিশাল সেনাবাহিনী তৈরি করেন।যদিও বিশ্বের কিছু অঞ্চলে চেঙ্গিজ খান অতি নির্মম ও রক্তপিপাসু বিজেতা হিসেবে চিহ্নিত[2] তথাপি মঙ্গোলিয়ায় তিনি বিশিষ্ট ব্যক্তি হিসেবে সম্মানিত ও সকলের ভালোবাসার পাত্র। তাকে মঙ্গোল জাতির পিতা বলা হয়ে থাকে। একজন খান হিসেবে অধিষ্ঠিত হওয়ার পূর্বে চেঙ্গিজ পূর্ব ও মধ্য এশিয়ার অনেকগুলো যাযাবর জাতিগোষ্ঠীকে একটি সাধারণ সামাজিক পরিচয়ের অধীনে একত্রিত করেন। এই সামাজিক পরিচয়টি ছিল মঙ্গোল।", "question_text": "চেঙ্গিস খান কোন বংশের রাজা ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বোরজিগিন", "start_byte": 1028, "limit_byte": 1052}]} {"id": "5511443938256822670-4", "language": "bengali", "document_title": "অপারেশন জ্যাকপট", "passage_text": "তারপর উক্ত ৮জনের সাথে আরো কয়েকজনকে একত্র করে ২০ জনের একটি গেরিলা দল গঠন করে তাদের ভারতে বিশেষ ট্রেনিং দেয়া হয়। তারপর তারা দেশে আসলে তাদের সাথে কর্নেল ওসমানীর দেখা করানো হয়। তখন ওসমানী নৌ-কমান্ডো বাহিনী গঠনের সিদ্ধান্ত নেন।", "question_text": "অপারেশন জ্যাকপটের কর্নেল কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ওসমানী", "start_byte": 403, "limit_byte": 421}]} {"id": "8851450445312207810-0", "language": "bengali", "document_title": "সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস", "passage_text": "সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস (সংক্ষেপে তৃণমূল কংগ্রেস; পূর্বনাম পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল কংগ্রেস) ভারতের একটি রাজনৈতিক দল। ১৯৯৮ সালের ১ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ভেঙে এই দল প্রতিষ্ঠিত হল। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান নেত্রী হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।", "question_text": "কত সালে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৮", "start_byte": 308, "limit_byte": 320}]} {"id": "-2734782977377596175-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "কত সালে কম্পিউটার আবিষ্কার করা হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০", "start_byte": 969, "limit_byte": 1018}]} {"id": "570187614909608388-4", "language": "bengali", "document_title": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী", "passage_text": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ১৮৬৯ সালে পোরবন্দরের হিন্দু মোধ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন পোরবন্দরের দেওয়ান (প্রধান মন্ত্রী)। মা পুতলিবা করমচাঁদের চতুর্থ স্ত্রী ছিলেন। পুতলিবা প্রনামী বৈষ্ণব গোষ্ঠীর ছিলেন। করমচাঁদের প্রথম দুই স্ত্রীর প্রত্যেকেই একটি করে কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন। অজানা কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছিল (এরকম শোনা যায় যে সন্তান জন্ম দেবার সময়ে তারা মারা যান)। ধার্মিক মায়ের সাথে এবং গুজরাটের জৈন প্রভাবিত পরিবেশে থেকে গান্ধী ছোটবেলা থেকেই জীবের প্রতি অহিংসা, নিরামিষ ভোজন, আত্মশুদ্ধির জন্য উপবাসে থাকা, বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী ও সম্প্রদায়ের পারস্পরিক সহিষ্ণুতা ইত্যাদি বিষয় শিখতে শুরু করেন। তিনি জন্মেছিলেন হিন্দু বৈশ্য গোত্রে যা ছিল ব্যবসায়ী গোত্র।", "question_text": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী বা মহাত্মা গান্ধীর জন্ম ভারতবর্ষের কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "পোরবন্দরের হিন্দু মোধ পরিবারে", "start_byte": 89, "limit_byte": 170}]} {"id": "-1460599921296281932-0", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস-বিষয়ক গ্রন্থতালিকা", "passage_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংস (১৮৩৬–১৮৮৬) ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট ভারতীয় হিন্দু ধর্মগুরু। তিনি নিজের জীবন সম্পর্কে কিছু লিখে যাননি। তাঁর শিষ্য ও প্রত্যক্ষদর্শীদের রচনা থেকে তাঁর জীবন ও শিক্ষার কথা জানা যায়। রামকৃষ্ণের নথিবদ্ধ শিক্ষা মূলত তাঁর জীবনের শেষ চার বছরের উক্তি থেকে জানা যায়।[1]", "question_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংসের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৩৬", "start_byte": 45, "limit_byte": 57}]} {"id": "7478984229355295611-0", "language": "bengali", "document_title": "জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ইতিহাস", "passage_text": "১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন শুরু হয়। এর প্রথম মিশন ছিল ১৯৪৮ সালে মধ্যপ্রাচ্যে ১৯৪৮ আরব-ইসরায়েলি যুদ্ধের সময় যুদ্ধবিরতি পালন ও বজায় রাখা। তারপর থেকে, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীরা বিশ্বব্যাপী প্রায় ৬৩টি মিশনে অংশগ্রহণ করেছে, ১৭টি আজও অব্যাহত রয়েছে। ১৯৮৮ সালে সংস্থাটি শান্তিতে নোবেল লাভ করে।", "question_text": "জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন প্রথম কোথায় শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "মধ্যপ্রাচ্যে", "start_byte": 193, "limit_byte": 229}]} {"id": "-4920022601878426698-0", "language": "bengali", "document_title": "নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়", "passage_text": "নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় (৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮ - ৬ নভেম্বর, ১৯৭০) একজন ভারতীয় বাঙালি লেখক । জন্ম অবিভক্ত বাংলার (অধুনা বাংলাদেশের অন্তর্গত) অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার বালিয়াডাঙ্গীতে।[1] তিন খণ্ডে প্রকাশিত তাঁর প্রথম উপন্যাস উপনিবেশ (১৯৪২, ১৯৪৫, ১৯৪৬) পাঠকসমাজে সমাদৃত হয়। তাঁর উল্লেখযোগ্য ছোটগল্প সংকলন বীতংস (১৯৪৫), দুঃশাসন (১৯৪৫), ভোগবতী (১৯৪৭) এবং উল্লেখযোগ্য উপন্যাস বৈজ্ঞানিক (১৯৪৭), শিলালিপি (১৯৪৯), লালমাটি (১৯৫১), সম্রাট ও শ্রেষ্ঠী (১৯৫৫), পদসঞ্চার (১৯৫৪)। সাহিত্যে ছোটগল্প তাঁর একটি উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধগ্রন্থ। ছোটদের জন্য তাঁর সৃষ্ট কাল্পনিক চরিত্র টেনিদা খুবই জনপ্রিয় ।[2] তাঁর লেখা কিছু উল্লেখযোগ্য ছোটগল্প হল - ইতিহাস, নক্রচরিত, হাড়, বীতংস, রেকর্ড, টোপ, আদাব, প্রভৃতি।[3]", "question_text": "ভারতীয় লেখক আর. কে. নারায়ণ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮", "start_byte": 63, "limit_byte": 114}]} {"id": "430293400026124419-4", "language": "bengali", "document_title": "অর্থনীতি", "passage_text": "উৎপাদন ও বণ্টন আলোচনার দীর্ঘ ইতিহাস থাকলেও অর্থনীতির জনক হিসেবে কথিত অ্যাডাম স্মিথ কর্তৃক ১৭৭৬ খ্রীস্টাব্দে রচিত গ্রন্থ 'An Enquary into the Nature and Causes of the Wealth of Nations' নামীয় গ্রন্থে অর্থনীতিকে ‌‌‌সম্পদের বিজ্ঞান‌ আখ্যায়িত করে বলেন,'Economics is Science of wealth'। তাঁর সংজ্ঞার মূল বিষয়বস্তু হল সম্পদ উৎপাদন ও ভোগ।", "question_text": "অর্থনীতির জনক কাকে বলা হয় ?", "answers": [{"text": "অ্যাডাম স্মিথ", "start_byte": 185, "limit_byte": 222}]} {"id": "3176128016413867974-0", "language": "bengali", "document_title": "ভেনিসা হাডজেন্স", "passage_text": "\nভেনিসা অ্যানা হাডজেন্স (English: Vanessa Anne Hudgens) (জন্ম: ডিসেম্বর ১৪, ১৯৮৮) একজন মার্কিন অভিনেত্রী এবং গায়িকা। তিনি হাই স্কুল মিউজিকাল ধারাবাহিক গ্যাব্রিয়েলা মনটেজ বাজিয়ে অভিক্ষিপ্তাবস্থায় বেড়ে উঠেছেন।[1] তিনি ডিজনি চ্যানেলের জন্যে বিভিন্ন চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন ধারাবাহিকে উপস্থিত হয়েছেন। ২০০৩ সালে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র থার্টিন-এর মাধ্যমে তার আত্মপ্রকাশ ঘটে। এটি একটি কিশোর নাট্য যেখানে হাডজেন্স একটি পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন। হাই স্কুল মিউজিক্যাল ট্রিলজি মুক্তির পর তিনি মূলধারার সাফল্য অর্জন করেন, এবং সহ-অভিনেতা জাক এফরনের সঙ্গে তার সম্পর্ক ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়। ধারাবাহিকে উপস্থিতি তাকে পরিবারের নাম তৈরি করতে সাহায্য করেছে। চলচ্চিত্রের গান সবসময়ই বিশ্বব্যাপী তালিকাভুক্ত ছিলো। তার \"ব্রেকিং ফ্রি\" গান বিলবোর্ড হট ১০০-এর সেরা ১০ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়। হাডজেন্সের আত্মপ্রকাশ অ্যালবাম ভি মুক্তি পায় সেপ্টেম্বর২৬, ২০০৬ সালে, বিলবোর্ড ২০০ তালিকায় যার অবস্থান ছিলো ২৪ নম্বরে এবং পরবর্তীতে গোল্ড প্রত্যয়িত হয়।[2] তার দ্বিতীয় অ্যালবাম, আইডেন্টফিাইড, জুলাই১, ২০০৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পায়।[3]", "question_text": "গায়িকা ভেনিসা অ্যানা হাডজেন্সের দ্বিতীয় অ্যালবামটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "আইডেন্টফিাইড", "start_byte": 2528, "limit_byte": 2564}]} {"id": "-6782958818631842743-18", "language": "bengali", "document_title": "এমা ওয়াটসন", "passage_text": "হ্যারি পটার ব্যতীত এমা ওয়াটসনের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র হল ব্যালেট সুজ, যা ২০০৭ সালে মুক্তি পায়। ঔপন্যাসিক নোয়েল স্ট্রিটফিল্ড রচিত একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে এই চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়।[81][82] চলচ্চিত্রটির পরিচালক স্যান্ড্রা গোল্ডব্যাচার মন্তব্য করেছিলেন যে, চলচ্চিত্রের উচ্চাকাঙ্খী অভিনেত্রী পলিন ফিসেলের চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ওয়াটসন “অত্যন্ত উপযুক্ত”; “সে তীব্র, সূক্ষ্ম মনোভাবের অধিকারী।“[83] চলচ্চিত্রটি ২০০৭ সালে যুক্তরাজ্যে প্রচারিত হয়। সমালোচকদের পর্যালোচনায় এটি নিন্দনীয় হওয়া সত্ত্বেও প্রায় ৫.৭ মিলিয়ন দর্শক চলচ্চিত্রটি উপভোগ করেন।[84][85][86][87][88]", "question_text": "এমা শার্লট ডিউয়ার ওয়াটসন অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ব্যালেট সুজ", "start_byte": 159, "limit_byte": 190}]} {"id": "-3516219870019020278-0", "language": "bengali", "document_title": "দ্য লাঞ্চবক্স", "passage_text": "দ্য লাঞ্চবক্স ২০১৩ সালের একটি ভারতীয় রোমান্টিক চলচ্চিত্র যা পরিচালনা করেছেন রিতেশ বাটরা এবং প্রযোজনায় গুণীত মোঙ্গা, অনুরাগ কাশ্যপ ও অরুণ রঙ্গচারী। ডার, ইউটিভি, ধর্ম প্রোডাকশনস, শিক্ষা এন্টারটেইনমেন্ট, এনএফডিসি সহ আরো কয়েকটি স্টুডিও যৌথভাবে চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করে।[1] এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইরফান খান, নিমরাত কাউর এবং নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকী। চলচ্চিত্রটি কান চলচ্চিত্র উৎসবের আন্তর্জাতিক সমালোচকদের সপ্তাহে প্রদর্শিত হয় এবং পরবর্তীতে তা ক্রিটিকস উইক ভিউয়ারস চয়েস পুরস্কার তথা গ্র্যান্ড রেল ডি'অর জিতে নেয়।[2] এটি ২০১৩ সালের টরোন্টো চলচ্চিত্র উৎসবেও দেখানো হয়।[3] ভারতে চলচ্চিত্রটি মুক্তি দেয়া হয় সেবছর ২০ সেপ্টেম্বরে।[4] বক্স অফিসে এটি সাফল্য লাভ করে।[5]", "question_text": "দ্য লাঞ্চবক্স চলচ্চিত্রটির নির্মাতা কে ?", "answers": [{"text": "রিতেশ বাটরা", "start_byte": 209, "limit_byte": 240}]} {"id": "4982522927209600608-1", "language": "bengali", "document_title": "জিয়াউর রহমান", "passage_text": "জিয়াউর রহমান ১৯৩৬ সালের ১৯শে জানুয়ারি বাংলাদেশের বগুড়া জেলার বাগবাড়ী গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। জন্ম ও শৈশবে তাঁর ডাক নাম ছিলো কমল। তাঁর পিতার নাম ছিল মনসুর রহমান এবং মাতার নাম ছিল জাহানারা খাতুন ওরফে রানী। পাঁচ ভাইদের মধ্যে জিয়াউর রহমান ছিলেন দ্বিতীয়। তাঁর পিতা কলকাতা শহরে এক সরকারি দপ্তরে রসায়নবিদ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর শৈশবের কিছুকাল বগুড়ার গ্রামে ও কিছুকাল কলকাতা শহরে অতিবাহিত হয়। ভারতবর্ষ বিভাগের পর তাঁর পিতা পশ্চিম পাকিস্তানের করাচি শহরে চলে যান। তখন জিয়া কলকাতার হেয়ার স্কুল ত্যাগ করেন এবং করাচি একাডেমী স্কুলে ভর্তি হন। ঐ স্কুল থেকে তিনি ১৯৫২ সালে কৃতিত্বের সঙ্গে মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন এবং তারপর ১৯৫৩ সালে করাচিতে ডি.জে. কলেজে ভর্তি হন। একই বছর তিনি কাবুল মিলিটারি একাডেমীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন।", "question_text": "বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "মনসুর রহমান", "start_byte": 404, "limit_byte": 435}]} {"id": "4540722463015746120-11", "language": "bengali", "document_title": "রক্তকোষ", "passage_text": "১৬৫৮ সালে ওলন্দাজ প্রকৃতিবিদ জ্যান সোয়ামারডাম সর্বপ্রথম অণুবীক্ষণ যন্ত্রে লোহিত রক্তকণিকা পরিদর্শন করেন এবং ১৬৯৫ সালে অণুবীক্ষণ যন্ত্রবিদ ওলন্দাজ এনথনি ভন লিউয়েনহুক সর্বপ্রথম লাল দেহকোষ (তখন বলা হত)-এর চিত্র অঙ্কন করেন। ১৮৪২ সালের আগ পর্যন্ত কোন প্রকার রক্তকোষ আবিষ্কৃত হয়নি। সেই বছর ফরাসি চিকিৎসাবিদ আলফ্রেড দোনে অণুচক্রিকা আবিষ্কার করেন। পরবর্তী বছরই ফরাসি মেডিসিনের অধ্যাপক গ্যাব্রিয়েল আনড্রেল এবং ব্রিটিশ চিকিৎসাবিদ উইলিয়াম এডিসন কর্তৃক সহসা লোহিত রক্তকণিকা দর্শিত হয়। উভয়েই বিশ্বাস করতেন যে লোহিত এবং শ্বেত রক্তকণিকা হল রোগের রদ-বদল। এই আবিষ্কার রক্তবিদ্যা নামক চিকিৎসাজগতের নতুন এক শাখার জন্ম দেয়। যদিও কলা ও কোষের আবিষ্কার ঘটে যায়, তবুও ১৮৭৯ সালের আগ পর্যন্ত শারীরবিদ্যার রক্তকোষের বিষয়ে তেমন কোন জ্ঞান অর্জিত হয়না। পরবর্তীতে পল এহ্‌রলিচ (Paul Ehrlich) পার্থক্যমূলক পদ্ধতিতে রক্তকোষ গণনা বিষয়ক তাঁর নিজস্ব পদ্ধতি প্রকাশ করেন.[14]", "question_text": "লোহিত রক্তকণিকা কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "ওলন্দাজ প্রকৃতিবিদ জ্যান সোয়ামারডাম", "start_byte": 26, "limit_byte": 128}]} {"id": "3574248438011399125-1", "language": "bengali", "document_title": "জাতীয় গ্রন্থাগার (ভারত)", "passage_text": "১৮৩৬ সালে ক্যালকাটা পাবলিক লাইব্রেরি নামে প্রথম এই গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠিত হয়। সেই সময় এটি ছিল একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর ছিলেন এই লাইব্রেরির প্রথম মালিক। ভারতের তদনীন্তন গভর্নর-জেনারেল লর্ড মেটকাফ ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ লাইব্রেরির ৪,৬৭৫টি বই এই গ্রন্থাগারে দান করেছিলেন। এই দানের ফলেই গ্রন্থাগারের গোড়াপত্তন সম্ভব হয়েছিল। এই সময় বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষার বইই এই গ্রন্থাগারের জন্য ক্রয় করা হত। কলকাতার বিশিষ্ট ব্যক্তিরা গ্রন্থাগারকে অর্থসাহায্য করতেন; সরকারের কাছ থেকেও অনুদান পাওয়া যেত। এই সময় এই গ্রন্থাগারে বহু দেশি ও বিদেশি দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থ সংগৃহীত হয়, যা আজও রক্ষিত আছে। ক্যালকাটা পাবলিক লাইব্রেরিই ছিল শহরের প্রথম নাগরিক পাঠাগার। [1]", "question_text": "কলকাতার জাতীয় গ্রন্থাগারটির সর্বপ্রথম মালিক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর", "start_byte": 333, "limit_byte": 401}]} {"id": "7670404718180488662-31", "language": "bengali", "document_title": "ইরান", "passage_text": "\nইরানে মূলত তিনটি ভাষাপরিবারের ভাষা প্রচলিত: ইরানীয় ভাষাসমূহ, তুর্কীয় ভাষাসমূহ এবং সেমিটীয় ভাষাসমূহ।সবচেয়ে বেশি ভাষাভাষীবিশিষ্ট ও ভৌগোলিকভাবে সবচেয়ে বেশি বিস্তৃত হল ইরানীয় ভাষাপরিবারের সদস্য ভাষাগুলি। এদের মধ্যে ফার্সি ভাষা প্রধানতম ভাষা। ফার্সি ইরানের জাতীয় ভাষা। ইরানের ফার্স প্রদেশে প্রচলিত ভাষা থেকে এর উৎপত্তি এবং এর লিখিত ভাষার ইতিহাস ১০০০ বছরেরও বেশি পুরনো। অন্যান্য ইরানীয় ভাষাগুলির মধ্যে পশ্চিম ইরানে কুর্দী ভাষা, উত্তর-পশ্চিমে তাতি ওতালিশি ভাষা, এলবুর্জ পর্বতমালার উত্তরে মাজান্দারানি ও গিলাকি ভাষা, ও দক্ষিণ-পূর্ব ইরানে বেলুচি ভাষা অন্যতম।ইরানে প্রচলিত তুর্কীয় ভাষাগুলির মধ্যে উত্তর-পশ্চিমের আজারবাইজানি ভাষা এবং উত্তর-পূর্বের তুর্কমেন ভাষা প্রধান। এছাড়া ইরানের দক্ষিণ-পশ্চিমে খুজেস্তান প্রদেশে এবং পারস্য উপসাগরের উপকূল ধরে সেমিটীয় ভাষাপরিবারের আরবি ভাষা প্রচলিত।", "question_text": "ইরানের রাষ্ট্রীয় ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "ফার্সি", "start_byte": 667, "limit_byte": 685}]} {"id": "-6029913186460348318-1", "language": "bengali", "document_title": "দেলি সালতানাত", "passage_text": "আচেহর শাসক ১৫শ শতাব্দীর মধ্যভাগে ইসলাম গ্রহণ করেন।[1] আলি মুগায়াত শাহ আচেহ সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি ১৫২০ খ্রিষ্টাব্দে উত্তর সুমাত্রায় তার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য অভিযান শুরু করেন।[2] সুলতান ইসকান্দার মুদা তার অভিযানের মাধ্যমে আচেহর সীমানা বৃদ্ধি করেন। ১৬১২ খ্রিষ্টাব্দে দেলি পরাজিত হয় এবং আচেহর অন্তর্গত হয়। ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দে ডাচদের হস্তক্ষেপের পরের বছর ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাথে সন্ধি হয় যা আচেহ ও সিয়াকের কাছ থেকে দেলির স্বাধীনতা স্বীকার করতে সহায়তা করে। এটি বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার অংশ। মেদানের ইতিহাসে সালতানাত প্রতীক হিসেবে টিকে রয়েছে।", "question_text": "আচেহ সালতানাতের প্রথম সুলতান কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আলি মুগায়াত শাহ", "start_byte": 140, "limit_byte": 184}]} {"id": "1302686441240313376-0", "language": "bengali", "document_title": "কনস্টান্টিনোপল বিজয়", "passage_text": "কনস্টান্টিনোপল বিজয় (Greek: Άλωση της Κωνσταντινούπολης, Alōsē tēs Kōnstantinoupolēs; Turkish: İstanbul'un Fethi)\nরাসুল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর ভবিষ্যৎবাণী কনস্টান্টিনোপল বিজয়,১৪৫৩ খ্রিষ্টাব্দে উসমানীয় সুলতান উসমানীয় সাম্রাজ্য সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদ কর্তৃক শহরটি অধিকারের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। পূর্বে এটি পূর্ব রোমান (বাইজেন্টাইন) সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল। শহর অধিকারের পূর্বে এটি জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে ১৪৫৩ খ্রিষ্টাব্দের ৬ এপ্রিল থেকে ২৯ মে পর্যন্ত অবরোধের সম্মুখীন হয়। এরপর চূড়ান্তভাবে শহরটি উসমানীয়দের অধিকারে আসে। তারও পুর্বে মহান সেলযুক সুলতান আল্প আরসালান ও শহরটি জয় করেছিলেন কিন্তু এর দখল ধরে রাখতে পারেননি।", "question_text": "বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের পতন কবে ঘটে ?", "answers": [{"text": "১৪৫৩ খ্রিষ্টাব্দে", "start_byte": 384, "limit_byte": 433}]} {"id": "6141858801232459548-0", "language": "bengali", "document_title": "কেনিয়া", "passage_text": "কেনিয়া পূর্ব আফ্রিকার একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র এবং কমনওয়েলথ অভ নেশনসের সদস্য। কেনিয়া মালভূমি ও উঁচু পর্বতে পূর্ণ। এখানে বহু জাতির লোকের বাস। অতীতে এটি একটি ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল। ১৯৬৩ সালে এটি স্বাধীনতা লাভ করে এবং ১৯৬৪ সাল থেকে এটি একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র হয়। কেনিয়ার উত্তরে সুদান ও ইথিওপিয়া, পূর্বে সোমালিয়া ও ভারত মহাসাগর, দক্ষিণে তানজানিয়া এবং পশ্চিমে ভিক্টোরিয়া হ্রদ ও উগান্ডা। নাইরোবি কেনিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।", "question_text": "কেনিয়ার রাজধানী কোনটি ?", "answers": [{"text": "নাইরোবি", "start_byte": 1065, "limit_byte": 1086}]} {"id": "-6767707870439070421-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ", "passage_text": "বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম যদিও আয়তনের হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বে ৯৪তম; ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর নবম। মাত্র ৫৬ হাজার বর্গমাইলেরও কম এই ক্ষুদ্রায়তনের দেশটির প্রাক্কলিত (২০১৮) জনসংখ্যা ১৮ কোটির বেশি অর্থাৎ প্রতি বর্গমাইলে জনবসতি ২৮৮৯ জন (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১১১৫ জন)। রাজধানী ঢাকা শহরের জনসংখ্যা ১.৪৪ কোটি এবং ঢাকা মহানগরীর জনঘনত্ব প্রতি বর্গমা্গইলে ১৯,৪৪৭ জন।[2] দেশের জনসংখ্যার ৯৯ শতাংশ মানুষের মাতৃভাষা বাংলা; সাক্ষরতার হার ৭২ শতাংশ।", "question_text": "আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের কততম দেশ ?", "answers": [{"text": "৯৪", "start_byte": 280, "limit_byte": 286}]} {"id": "5112511966002478288-0", "language": "bengali", "document_title": "জেরুজালেমের পুরনো শহর", "passage_text": "জেরুজালেমের পুরনো শহর (Hebrew: העיר העתיקה‎, Ha'Ir Ha'Atiqah, Arabic: البلدة القديمة‎, al-Balda al-Qadimah, Armenian: Հին Քաղաք, Hin K'aghak' ) হল আধুনিক জেরুজালেম শহরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ০.৯ বর্গ কিমি. (০.৩৫ বর্গ মাইল) আয়তন বিশিষ্ট দেয়ালঘেরা অঞ্চল।[2] ১৮৬০ সালে মিশকেনট শানানিম নামক ইহুদি বসতি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত এই অঞ্চলটি নিয়েই জেরুজালেম শহর গঠিত ছিল। পুরনো শহরটি ধর্মীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু স্থানের অবস্থানস্থল, যেমন মুসলিমদের কাছে ডোম অব দ্য রক ও আল-আকসা মসজিদ, ইহুদিদের কাছে টেম্পল মাউন্ট ও পশ্চিম দেয়াল এবং খ্রিষ্টানদের কাছে চার্চ অব দ্য হলি সেপালচার গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে পরিগণিত হয়। ১৯৮১ সালে এই অঞ্চলটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়।", "question_text": "জেরুসালেম শহরটি কত সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৮১", "start_byte": 1470, "limit_byte": 1482}]} {"id": "8059972550284364171-2", "language": "bengali", "document_title": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল", "passage_text": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল ১৮৪৭ সালের তেশরা মার্চ স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গে জন্মগ্রহন করেন।[3] এডিনবার্গের ১৬ চারলোটি স্ট্রিটের একটি বাড়িতে একটি পাথরের খোদাই থেকে জানা যায় যে এটিই তার পরিবারের আবাসস্থল এবং তার জন্মস্থান ছিল। গ্রাহাম বেলের দুইজন ভাই ছিলেন মেলভিল জেমস বেল এবং এডওয়ার্ড চার্লস বেল যাদের দুজনই পরবর্তীতে যক্ষ্মায় মারা যান।[4] জন্মের সময় তার নাম ছিল আলেকজান্ডার বেল, তবে তার বয়স যখন দশ বছর তখন তিনি তার বাবার কাছে তার বড় দুই ভাইয়ের মধ্যনামের মত একটি মধ্যনামের জন্য আবদার করেন।[5] তার এগারো তম জন্মদিনে তার বাবা আলেকজান্ডার মেলভিল বেল তারই এক কানাডিয়ান বন্ধুর[6] নাম অণুশারে তার ছোট ছেলের মধ্য নাম রাখেন গ্রাহাম। এর পর থেকেই তার নাম হয় আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। তবে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার পরিবারের সদস্য এবং বন্ধুরা এলেক নামেই ডাকত।[7]", "question_text": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "স্কটল্যান্ডের", "start_byte": 127, "limit_byte": 166}]} {"id": "-8929247317429501674-8", "language": "bengali", "document_title": "লক্ষ্মী সেহগল", "passage_text": "সুভাষচন্দ্র বসু ২ জুলাই, ১৯৪৩ সালে সিঙ্গাপুর গমন করেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন সভা-সমাবেশে নারী রেজিমেন্ট গ্রহণের কথা উল্লেখ করেন যাতে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নারীরা অংশগ্রহণ করবে। লক্ষ্মী সেহগাল এ বিষয়টি শোনেন এবং নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু'র নারী রেজিমেন্ট গঠনের খসড়া নীতিমালা সম্পর্কে অবগত হন। এ নারী বাহিনীই পরবর্তীকালে ইতিহাস বিখ্যাত ঝাঁসির রাণী বাহিনী নামে পরিচিতি পায়। নেতাজীর উদাত্ত আহ্বানে অনেক নারী বিভিন্ন ব্রিগেডে অংশ নেয়। ডঃ লক্ষ্মী স্বামীনাথনও ক্যাপ্টেন লক্ষ্মী নামে সারাজীবন পরিচিতি পান।[4]", "question_text": "ক্যাপ্টেন ডাক্তার লক্ষ্মী সেহগল কত সালে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে সক্রিয় কর্মী হিসেবে যুক্ত হন ?", "answers": [{"text": "১৯৪৩", "start_byte": 65, "limit_byte": 77}]} {"id": "2723352276564780531-2", "language": "bengali", "document_title": "ডাব্লিউডাব্লিউই", "passage_text": "অন্যান্য পেশাদার কুস্তি প্রচারের মতোই, WWE শোগুলি বৈধ প্রতিযোগিতা নয়, তবে সম্পূর্ণরূপে বিনোদন-ভিত্তিক, কাহিনী-চালিত, স্ক্রিপ্টযুক্ত এবং নৃত্যচিত্রযুক্ত মিলগুলি সমন্বিত করে, যদিও ম্যাচগুলি প্রায়শই এমন পদক্ষেপগুলি অন্তর্ভুক্ত করে যা সঠিকভাবে সঞ্চালিত না হলে পারফরম্যান্সকারীদের আঘাতের ঝুঁকিতে রাখতে পারে। 1989 সালে এ্যাথলেটিক কমিশন থেকে ট্যাক্স এড়াতে WWW এর মালিক ভিনস ম্যাকমাহন দ্বারা এটি সর্বজনীনভাবে স্বীকার করা হয়েছিল। 1980 এর দশকে, WWE জনসাধারণের খেলাধুলা বিনোদন হিসাবে তাদের পণ্য ব্র্যান্ড করেছে, প্রতিযোগিতামূলক খেলা এবং নাটকীয় থিয়েটারে পণ্যটির শিকড় স্বীকার করে।", "question_text": "ডাব্লিউডাব্লিউই ক্রীঢ়া বিনোদন টেলিভিশন প্রোগ্রামটি কবে প্রথম চালু হয় ?", "answers": [{"text": "1980", "start_byte": 1131, "limit_byte": 1135}]} {"id": "-8495867682178957655-5", "language": "bengali", "document_title": "মুর্শিদাবাদ জেলা", "passage_text": "মুর্শিদাবাদ জেলা পাঁচটি মহকুমা নিয়ে গঠিতঃ বহরমপুর, ডোমকল, লালবাগ, কান্দী ও জঙ্গীপুর। পৌরসভা এলাকা বাদে, প্রতিটি মহকুমায় একাধিক সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক রয়েছে যা আবার গ্রামীণ এলাকা এবং আদমশুমারি শহরে বিভক্ত।", "question_text": "মুর্শিদাবাদ জেলা কয়টি মহকুমা নিয়ে গঠিত ?", "answers": [{"text": "পাঁচ", "start_byte": 47, "limit_byte": 59}]} {"id": "-8790724055941840566-3", "language": "bengali", "document_title": "পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা", "passage_text": "\n\nপরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার প্রথম ঘটনাটি ঘটে ১৬ জুলাই, ১৯৪৫ সালে। ঐদিন ম্যানহাটন প্রকল্পের আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যের অ্যামোগোর্দো'র কাছে পরীক্ষা চালানো হয়েছিল। প্রকল্পের কোড নেম ছিল ট্রিনিটি।", "question_text": "সর্বপ্রথম কত সালে পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করা হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৬ জুলাই, ১৯৪৫ সালে", "start_byte": 110, "limit_byte": 159}]} {"id": "6996292594415020943-0", "language": "bengali", "document_title": "অতিনবতারা পর্যবেক্ষণের ইতিহাস", "passage_text": "\n১৮৫ সাল থেকে অতিনবতারা অথবা সুপারনোভা পর্যবেক্ষণের ইতিহাস শুরু হয়, যখন অতিনবতারা 'এস এন ১৮৫' দেখা যায়। পুরানো সুপারনোভা দেখা যাওয়ার ইতিহাস প্রাচীন মানুষ দ্বারাই সংরক্ষিত হয়েছিল। প্রাচীন কালে ছায়াপথ আকাশগঙ্গা'র মধ্যে অন্যান্য অতিনবতারাগুলোও সেই সময় থেকে পর্যবেক্ষণ হয়ে আসছে। অতিনবতারা ১৬০৪ হলো আমাদের ছায়াপথের অতিসম্প্রতি গঠিত সুপারনোভা।[1]  ", "question_text": "অতিনবতারা কে প্রথম পর্যবেক্ষণ করেন ?", "answers": [{"text": "প্রাচীন মানুষ", "start_byte": 386, "limit_byte": 423}]} {"id": "-1481480476131295610-0", "language": "bengali", "document_title": "ব্লেড", "passage_text": "ব্লেড হল কোনো যন্ত্র, অস্ত্র বা মেশিনের একটি অংশ যার একটি পাশকে এমনভাবে তৈরি করা হয় যাতে তা দ্বারা বিভিন্ন জিনিস বা তলকে কাটা, কুচি করা, ফুটো করা অথবা আচড় দেয়া যায়। ব্লেড পাথরের টুকরো বা ফলক, ধাতু (যেমন: ইস্পাত), চিনামাটিসহ বিভিন্ন পদার্থ দ্বারা তৈরি হতে পারে। ব্লেড মানবসম্প্রদায়ের অন্যতম প্রাচীন একটি যন্ত্র যা এখনো লড়াই, খাদ্য প্রস্তুতকরণ এবং আরো অনেক উদ্দেশ্যে এখনো ব্যবহৃত হয়ে আসছে।", "question_text": "ব্লেড কোন ধাতু দ্বারা তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "ইস্পাত", "start_byte": 534, "limit_byte": 552}]} {"id": "-5660498581086962342-20", "language": "bengali", "document_title": "সুই সাম্রাজ্য", "passage_text": "পদ্যে বিকাশ লাভ করলে কয়েকজন কবি প্রসিদ্ধি লাভ করলেও সুই সাম্রাজ্যের স্বল্প স্থায়িত্ব, চীনা পদ্যে পরিবর্তন, স্বাতন্ত্রের অভাব, অপর ছয় সাম্রাজ্যের সাথে যোগসূত্র ও তাং সময়কালের পদ্যের বিকাশের ফলে বাকিরা হারিয়ে যায়। সুই সাম্রাজ্যের কবিদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ইয়াং গুয়াং, দ্বিতীয় সুই সম্রাট ও পদ্য সমালোচক এবং তার একজন উপপত্নী লেডি হউ।[19]", "question_text": "সুই সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সম্রাটের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ইয়াং গুয়াং", "start_byte": 698, "limit_byte": 732}]} {"id": "-7717415667459232094-0", "language": "bengali", "document_title": "গুপ্ত সাম্রাজ্য", "passage_text": "\nগুপ্ত সাম্রাজ্য (সংস্কৃত: गुप्त राजवंश, Gupta Rājavaṃśa) ছিল একটি প্রাচীন ভারতীয় সাম্রাজ্য। আনুমানিক খ্রিষ্টীয় ৩২০ থেকে ৫৫০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ে ভারতীয় উপমহাদেশের অধিকাংশ অঞ্চল জুড়ে এই সাম্রাজ্য প্রসারিত ছিল।[1] মহারাজ শ্রীগুপ্ত ধ্রুপদি সভ্যতা-র আদর্শে এই সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।[2] গুপ্ত শাসকদের ভারতে যে শান্তি ও সমৃদ্ধি স্থাপিত হয়েছিল, তার ফলশ্রুতিতে দেশ বৈজ্ঞানিক ও শিল্পক্ষেত্রে বিশেষ উৎকর্ষ লাভ করতে সক্ষম হয়।[3] গুপ্তযুগকে বলা হয় ভারতের স্বর্ণযুগ।[4] এই যুগ ছিল আবিষ্কার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বাস্তুবিদ্যা, শিল্প, ন্যায়শাস্ত্র, সাহিত্য, গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, ধর্ম ও দর্শনের বিশেষ উৎকর্ষের যুগ; বর্তমান হিন্দু সংস্কৃতি মূলত এই যুগেরই ফসল।[5] গুপ্ত যুুগের আমলে অনেক পণ্ডিত ব্যক্তি যেমন কালিদাস, আর্যভট্ট, বরাহমিহির, বিষ্ণু শর্মা -এর অবির্ভাব হয়েছিলো। \nপ্রথম চন্দ্রগুপ্ত, সমুদ্রগুপ্ত ও দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত ছিলেন গুপ্ত সাম্রাজ্যের সর্বাপেক্ষা প্রসিদ্ধ সম্রাট।[6]", "question_text": "গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিষ্টীয় ৩২০", "start_byte": 249, "limit_byte": 289}]} {"id": "-5286022616028211931-2", "language": "bengali", "document_title": "শক্তি চট্টোপাধ্যায়", "passage_text": "প্রথম উপন্যাস লেখেন কুয়োতলা। কিন্তু কলেজ - জীবনের বন্ধু সমীর রায়চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর বনাঞ্চল - কুটির চাইবাসায় আড়াই বছর থাকার সময়ে শক্তি চট্টোপাধ্যায় একজন সফল লিরিকাল কবিতে পরিণত হন। একই দিনে বেশ কয়েকটি কবিতা লিখে ফেলার অভ্যাস গড়ে ফেলেন তিনি। শক্তি নিজের কবিতাকে বলতেন পদ্য। ভারবি প্রকাশনায় কাজ করার সূত্রে তার শ্রেষ্ঠ কবিতার সিরিজ বের হয়। পঞ্চাশের দশকে কবিদের মুখপত্র কৃত্তিবাস পত্রিকার অন্যতম কবি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন। তার উপন্যাস অবনী বাড়ি আছো? দাঁড়াবার জায়গা ইত্যাদি প্রকাশিত হয়। রূপচাঁদ পক্ষী ছদ্মনামে অনেক ফিচার লিখেছেন। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'হে প্রেম, হে নৈশব্দ' ১৯৬১ সালে প্রকাশিত হয় দেবকুমার বসুর চেষ্টায়। ১৯৭০ - ১৯৯৪ আনন্দবাজার পত্রিকায় চাকরি করেছেন।", "question_text": "শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের লেখা প্রথম উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "কুয়োতলা", "start_byte": 54, "limit_byte": 78}]} {"id": "4279128716668854801-0", "language": "bengali", "document_title": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস", "passage_text": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস ঠিক কবে থেকে শুরু তা সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায়নি। ১৮৯৫ সালের ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে প্যারিস শহরে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয় তাদের তৈরী দশটি ছোট ছোট চলচ্চিত্র প্রথমবারের জন্য বাণিজ্যিকভাবে প্রদর্শন করেন। চলমান ছবিকে প্রজেকশন বা অভিক্ষেপনের মাধ্যমে প্রথম সফলভাবে প্রদর্শনের নিদর্শন হিসাবে এই তারিখটিকেই গণ্য করা হয়। চলমান ছবিকে ক্যামেরার সাহায্যে গ্রহণ এবং প্রদর্শনের পূর্ববর্তী কিছু নজির থাকলেও হয় তার গুণমান ছিল নিম্ন নয়ত সেগুলোর কোনোটাই ‘লুমিয়ের সিনেমাটোগ্রাফ’-এর মত বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। এই ঘটনার পরে পরেই সারা বিশ্ব জুড়ে প্রচুর ফিল্ম প্রোডাকশন কোম্পানি তৈরী হয়ে যায় আর মাত্র এক দশকের মধ্যেই চলচ্চিত্র তার অভিনবত্ত্ব কাটিয়ে উঠে এক বিশাল সর্বজনীন বিনোদনশিল্পে পরিণত হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম চলচ্চিত্রটি কোন দেশে নির্মিত হয় ?", "answers": [{"text": "প্যারিস", "start_byte": 271, "limit_byte": 292}]} {"id": "6908284789879599132-3", "language": "bengali", "document_title": "জাবির ইবন হাইয়ান", "passage_text": "জাবির ইবন হাইয়ান ৭২২ খ্রিস্টাব্দে তুস, পারস্যে জন্ম গ্রহণ করেন।[4] ধ্রুপদী সূত্র অনিয়ায়ী জাবির ভিন্নভাবে আল-আযদি বা আল-বারিজি বা আল-কুফি বা আল-তুসি বা আল-সুফী হিসেবে অধিকারী হয়েছেন।[8] তার জন্ম স্থান নিয়ে মত পার্থক্য রয়েছে, কারো মতে তিনি ছিলেন একজন খোরাসান, পারস্য যিনি পরে কুফাতে যান, অন্যদের মতে তিনি ছিলেন সিরিয়া আদিবাসি পরে তিনি পারস্য ও ইরাকে বসবাস করেন।[8] তার পূর্বপুরুষগনের পটভূমি স্পষ্ট নয়, কিন্তু অধিকাংশ সূত্র তাকে একজন ফার্সি হিসেবে উল্লেখ করে।[3] কিছু সূত্রে জানা যায় যে, তার পিতা ছিলেন হাইয়ান আল-আযদি। তিনি ছিলেন আরব আযদ উপজাতির একজন ফার্মাসিস্ট যিনি উমাইয়া খিলাফতের সময় ইয়েমেন থেকে কুফাতে প্রবসিত হন।[9][10]", "question_text": "এ বি এম মূসা কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "পারস্যে", "start_byte": 106, "limit_byte": 127}]} {"id": "2870309728449533083-1", "language": "bengali", "document_title": "শামসুল হক (রাজনীতিবিদ)", "passage_text": "শামসুল হক (জন্ম: ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮ - মৃত্যু: ১৯৬৫) একজন বাঙালি রাজনীতবিদ যাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়েছিল বিভাগ-পূর্ব ভারতবর্ষে এবং যিনি পরবর্তীতে বাংলাদেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের পূর্বসূরী আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক।[1] তিনি পাকিস্তানের গণ পরিষদের সংসদীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৫০ সালের বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় বাংলা ভাষার পক্ষে সংগ্রাম করেছেন। তিনি আওয়ামীলীগের প্রথম এবং তৃতীয় মেয়াদে সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।[2] পূর্ব পাকিস্থানের সরকার বিরোধী রাজনীতিতে তিনি ছিলেন প্রথম সারির নেতা। তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল উল্লেখযোগ্য। ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণের অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে কারামুক্তির পর ঘরোয়া ষড়যন্ত্রের পরিণতিতে আওয়ামী লীগ তাঁকে বহিষ্কার করে ; যার ফলশ্রুতিতে তিনি চিরকালের জন্য মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। এই বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতার নাম ক্রমশ: বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে হারিয়ে যায়। আওয়ামী লীগ থেকে তাকে বহিষ্কার, তাঁর মস্তিষ্ক বিকৃতি, নিখৌঁজ হওয়া এবং অকাল মৃত্যুর রহস্য দীর্ঘকাল ধরে উন্মোচিত হয় নি। ১৯৬৪ সালে শামছুল হক হঠাৎ করেই নিখোঁজ হন এবং ১৯৬৫ সালের ১১ সেপ্টেম্বর (শনিবার) ইন্তেকাল করেন। শামসুল হক গবেষণা পরিষদ অনেক খুঁজে মৃত্যুর ৪২ বছর পর ২০০৭ সালে কালিহাতি উপজেলার কদিম হামজানিতে মরহুমের কবর আবিস্কার করে।", "question_text": "বাঙালি রাজনীতবিদ শামসুল হক কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮", "start_byte": 41, "limit_byte": 92}]} {"id": "4207574704494085470-1", "language": "bengali", "document_title": "মেসোপটেমিয়া", "passage_text": "আধুনিক ইরাকের টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীদ্বয়ের মধ্যবর্তী অঞ্চলে যে সভ্যতার আবির্ভাব ঘটেছিল সেটাই মূলত মেসোমটেমিয়া সভ্যতা নামে পরিচিত। তুরষ্কের আনাতোলিয়া (আর্মেনিয়া)) পর্বতমালা হতে টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস দক্ষিণ পূর্বদিকে প্রবাহিত হয়ে পারস্য উপসাগরে পরেছে। প্রকৃতপক্ষে পলিসমৃদ্ধ নদীদুটির এই অঞ্চলে এরূপ সভ্যতার বিকাশ ঘটাতে সহযোগিতা করেছিল। মূলত এই উর্বরা অঞ্চলটি (টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস) উত্তরে প্রলম্বিত হয়ে পশ্চিমে বাঁক নিয়ে আবার দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে নেমে গিয়ে প্রায় ভূমধ্যসাগরে গিয়ে শেষ হয়। বাঁক বিশিষ্ট এই অঞ্চলটিকে \"উর্বরা অর্ধচন্দ্রাকৃতিক\" হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। ইতিহাস বিখ‍্যাত এই অঞ্চলটি উত্তর আর্মেনিয়ার পার্বত্য অঞ্চল, দক্ষিণ ও পশ্চিমে আরব মরুভূম ও পূর্বে জাগরাস পার্বত্য অঞ্চল দ্বারা পরিবেষ্টিত। অবস্থানগত এই বৈশিষ্ট ও আরবদের আদিম যাযাবর সংস্কৃতির মিথস্ক্রিয়ার মধ্য দিয়ে মেসোপটেমিয়া একটি মিশ্র সভ্যতার ধারা নিয়ে গড়ে উঠেছিল। মেসোপটেমিয়া সভ্যতা ৫০০০ খৃষ্টপূর্বে সূচনা হয়ে পরিপূর্নতা লাভ করে প্রায় খৃষ্টপূর্ব ৩০০০ অব্দে। ৩৩৩ খৃষ্টাব্দে এসে বিভিন্ন জনগোষ্ঠির আন্তঃকলহের মধ্য দিয়ে পরষ্পরের ধ্বংস ডেকে আনে এবং ক্ষয়িষ্ণু চরিত্র স্থায়িত্ব লাভ করে।", "question_text": "মেসোপটেমিয়া সভ্যতাটি কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল ?", "answers": [{"text": "টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস", "start_byte": 38, "limit_byte": 94}]} {"id": "-5826466303635478956-1", "language": "bengali", "document_title": "সাইমন ড্রিং", "passage_text": "ইংল্যান্ডের নরফোকের ফাকেনহাম নামক এক ছোট্ট শহরে ১১ জানুয়ারি, ১৯৪৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন সাইমন ড্রিং। শৈশবকালে আওজ নদীতে উলঙ্গ অবস্থায় সাঁতার কাটার অভিযোগে তাঁকে বোর্ডিং স্কুল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। এরপর তিনি কিংস্‌ লিন টেকনিক্যাল কলেজে অধ্যয়ন করেন। ১৬ বৎসর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করেন। ১৯৬২ সালে বহিঃবিশ্ব ভ্রমণের অংশ হিসেবে ভারত ভ্রমণ করেন।", "question_text": "সাইমন ড্রিং কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ইংল্যান্ডের", "start_byte": 0, "limit_byte": 33}]} {"id": "5106409585032054286-5", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা মেট্রো", "passage_text": "২২ নভেম্বর ১৯৯২ তারিখে দমদম-বেলগাছিয়া অংশটিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ এই বিচ্ছিন্ন ক্ষুদ্র অংশটি খুব একটা জনপ্রিয়তা পায়নি। টালিগঞ্জ অবধি সম্প্রসারণের দীর্ঘ আট বছর পরে ১৩ অগস্ট ১৯৯৪ তারিখে দমদম-বেলগাছিয়া শাখাটিকে ১.৬২ কিলোমিটার সম্প্রসারিত করে শ্যামবাজার অবধি নিয়ে আসা হয়। সেই বছরের ২ অক্টোবর তারিখে ০.৭১ কিলোমিটার এসপ্ল্যানেড-চাঁদনি চক শাখাটি চালু হয়। শ্যামবাজার-শোভাবাজার-গিরিশ পার্ক (১.৯৩ কিলোমিটার) ও চাঁদনি চক-সেন্ট্রাল (০.৬০ কিলোমিটার) শাখাদুটি চালু হয় ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ তারিখে। গিরিশ পার্ক থেকে সেন্ট্রালের মধ্যবর্তী ১.৮০ কিলোমিটার পথ সম্পূর্ণ হয় ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৫ তারিখে। এর ফলে বর্তমান মেট্রোলাইনটির কাজ সম্পূর্ণ হয়।", "question_text": "শ্যামবাজারে মেট্রো রেলের চলাচল প্রথম কোন সালে চালু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৫", "start_byte": 1287, "limit_byte": 1299}]} {"id": "-6178584479656682770-0", "language": "bengali", "document_title": "নরেন্দ্র মোদী", "passage_text": "\nনরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী (Gujarati: નરેન્દ્ર દામોદરદાસ મોદી; , জন্ম ১৭ই সেপ্টেম্বর, ১৯৫০) ভারতের পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রী। এই রাজনীতিবিদ ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত ষোড়শ সাধারণ নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টিকে নেতৃত্ব প্রদানের মাধ্যমে বহুমতের দ্বারা জয়লাভ লাভ করেন[1][2][3] এবং ২৬শে মে ভারতের পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।[4][5] এর আগে তিনি গুজরাটের চতুর্দশ মুখ্যমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।", "question_text": "নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী গুজরাটের কততম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "চতুর্দশ", "start_byte": 924, "limit_byte": 945}]} {"id": "2166646356804427767-12", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "২০০০ সালের মধ্যেই এই সিরিজটি আংশিকভাবে প্রকাশকদের ব্যবসার নীতির কারণে ও বহুলাংশে পাঠকদের বিশেষ করে তরুণ ছেলে পাঠকদের কারণে হাই-প্রোফাইল হিসেবে পরিগণিত হয়। ২০০০ সালের মধ্যে ভিডিও গেমস ও ইন্টারনেটের কারণে বইয়ের আকর্ষন অন্য দিকে চলে যায়। রাউলিং এর প্রকাশকগন দ্রুত এই সিরিজের তিনটি বই প্রকাশ করে পাঠদের মন জয় করেন এবং তাদের কে হ্যারি পটারের একান্ত ভক্ত করে তুলেন। ফলে সিরিজটির উত্তেজনা বিন্দুমাত্র না কমে ছড়িয়ে পড়ে।[15] মাতামাতির চরম মুহুর্তে বিপুল মিডিয়া কভারেজের মাধ্যমে ২০০০ সালে হ্যারি পটারের চতুর্থ বইহ্যারি পটার এন্ড দি গবলেট অফ ফায়ার প্রকাশিত হয়।", "question_text": "ব্রিটিশ লেখিকা জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাস সিরিজের চতুর্থ খন্ডটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার এন্ড দি গবলেট অফ ফায়ার", "start_byte": 1360, "limit_byte": 1453}]} {"id": "-6956358332439376619-0", "language": "bengali", "document_title": "মুকেশ আম্বানি", "passage_text": "মুকেশ আম্বানি (গুজরাতি: મુકેશ અંબાણી; জন্ম ১৯ এপ্রিল ১৯৫৭) হলেন একজন ভারতীয় ধনকুবের। তিনি রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বৃহৎ শেয়ারের মালিক। রিলায়েন্স ফরচুন গ্লোবাল ৫০০ কোম্পানির একটি এবং বাজার মূল্যের দিক থেকে ভারতের সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানি।[1][2] তিনি এই কোম্পানির ৪৪.৭% শেয়ারের মালিক।[3] রিলায়েন্স মূলত শোধন, পেট্রোকেমিক্যাল, এবং তেল ও গ্যাস নিয়ে কাজ করে। রিলায়েন্সের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান রিলায়েন্স রিটেল লিমিটেড, ভারতের বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা।[4]", "question_text": "মুকেশ আম্বানি কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯ এপ্রিল ১৯৫৭", "start_byte": 111, "limit_byte": 149}]} {"id": "5965996470590864793-0", "language": "bengali", "document_title": "জমিদার", "passage_text": "\nজমিদার(দেবনাগরী: ज़मींदार , উর্দু: زمیندار বা জমিদার প্রথা বা জমিদারি বা জমিদারি প্রথা ) ফার্সি যামিন (জমি) ও দাস্তান (ধারণ বা মালিকানা)-এর বাংলা অপভ্রংশের সঙ্গে ‘দার’ সংযোগে ‘জমিদার’ শব্দের উৎপত্তি। মধ্যযুগীয় বাংলার অভিজাত শ্রেণীর ভূম্যধিকারীদের পরিচয়জ্ঞাপক নাম হিসেবে শব্দটি ঐতিহাসিক পরিভাষার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। মুগল আমলে জমিদার বলতে প্রকৃত চাষির ঊর্ধ্বে সকল খাজনা গ্রাহককে বোঝানো হতো। প্রকৃত চাষি জমিদার নয়, কারণ সে কখনও তার জমি খাজনা বা ভাড়ায় অন্য কাউকে প্রদান করে না। জমিদাররা শুধু খাজনা আদায়ের স্বত্বাধিকারী, জমির স্বত্বাধিকারী নয়। পক্ষান্তরে, জমির মালিকদের বলা হতো রায়ত বা চাষি যাদের নামে জমাবন্দি বা রেন্ট-রোল তৈরি হতো। এই ধারণায় জমিদারগণ রাজস্বের চাষি ছিল মাত্র। এরা ছিল সরকার এবং হুজুরি (স্বতন্ত্র) তালুকদার ব্যতীত নিম্নস্তরের রাজস্ব চাষিদের মধ্যস্থ পক্ষ। হুজুরি তালুকদারগণ খালসায় (খাজাঞ্চি খানায়) সরাসরি রাজস্ব প্রদান করত।", "question_text": "বাংলা ভাষায় ‘জমিদার’ শব্দের উৎপত্তি কবে হয় ?", "answers": [{"text": "ফার্সি যামিন (জমি) ও দাস্তান (ধারণ বা মালিকানা)-এর বাংলা অপভ্রংশের সঙ্গে ‘দার’ সংযোগে", "start_byte": 223, "limit_byte": 444}]} {"id": "5304524888544991028-0", "language": "bengali", "document_title": "দেবদাস", "passage_text": "দেবদাস শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি প্রণয়ধর্মী বাংলা উপন্যাস। দেবদাস শরৎচন্দ্রের প্রথমদিককার উপন্যাস। রচনার সমাপ্তিকাল সেপ্টেম্বর ১৯০০,[1] কিন্তু প্রকাশনার বছর ১৯১৭। উপন্যাসটি নিয়ে শরৎচন্দ্রের দ্বিধা ছিল বলে দীর্ঘ ১৭ বছর প্রকাশ করা থেকে বিরত ছিলেন। উপন্যাসটি তিনি রচনা করেছিলেন মাতাল হয়ে এবং বন্ধু প্রমথনাথ ভট্টাচার্যকে ১৯১৩-তে লেখা এক চিঠিতে শরৎচন্দ্র লিখেছেন, 'ওই বইটা [দেবদাস] একেবারে মাতাল হইয়া বোতল খাইয়া লেখা।'[2] ভারতীয় উপমহাদেশের প্রধান প্রধান ভাষায় উপন্যাসটি অনূদিত হয়েছে। পারুর জন্য দেবদাসের বিরহ উপজীব্য করে রচিত এই উপন্যাস অবলম্বনে ভারতীয় উপমহাদেশে ১৯টি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। দেবদাস বিরহকাতর চিরায়ত প্রেমিকের ধ্রুপদি নিদর্শন হিসেবে গণ্য।", "question_text": "শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত \"দেবদাস\" উপন্যাসটি কবে প্রথম প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১৭", "start_byte": 452, "limit_byte": 464}]} {"id": "562100582423985939-0", "language": "bengali", "document_title": "কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ", "passage_text": "কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ একটি পৌরাণিক যুদ্ধ মহাভারতে যার বর্ণনা আছে। একই পরিবার উদ্ভূত পাণ্ডব ও কৌরব শিবিরের মধ্যে। এই যুদ্ধের বাণী হলো ধর্মের জয় ও অধর্মের বিনাশ। পাণ্ডবরা ন্যায়, কর্তব্য ও ধর্মের পক্ষ। অন্যদিকে কৌরবরা অন্যায়, জোর-জবরধস্তি ও অধর্মের পক্ষ। কথিত আছে খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ - ৬০০ অব্দে বর্তমান ভারতের হরিয়ানায় এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল, স্থায়ী হয়েছিল মাত্র ১৮দিন।", "question_text": "মহাভারতে কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ কতদিন ধরে চলেছিল ?", "answers": [{"text": "১৮", "start_byte": 972, "limit_byte": 978}]} {"id": "-8324085521120180912-2", "language": "bengali", "document_title": "চর্যাপদ", "passage_text": "বাংলায় মুসলমান আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবার আগে ব্রাহ্মণ্য হিন্দুসমাজের পীড়নের আশঙ্কায় বাংলার বৌদ্ধগণ তাঁদের ধর্মীয় পুঁথিপত্র নিয়ে শিষ্যদেরকে সঙ্গী করে নেপাল, ভুটান ও তিব্বতে পলায়ন করেছিলেন– এই ধারণার বশবর্তী হয়ে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চারবার নেপাল পরিভ্রমণ করেন। ১৮৯৭ সালে বৌদ্ধ লোকাচার সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের জন্য তিনি প্রথমবার নেপাল ভ্রমণ করেন। ১৮৯৮ সালের তার দ্বিতীয়বার নেপাল ভ্রমণের সময় তিনি কিছু বৌদ্ধ ধর্মীয় পুঁথিপত্র সংগ্রহ করেন। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয়বার নেপাল ভ্রমণকালে চর্যাচর্যবিনিশ্চয় নামক একটি পুঁথি নেপাল রাজদরবারের অভিলিপিশালায় আবিষ্কার করেন। চর্যাচর্যবিনিশ্চয়, সরহপাদের দোহা এবং অদ্বয় বজ্রের সংস্কৃত সহজাম্নায় পঞ্জিকা, কৃষ্ণাচার্য বা কাহ্নপাদের দোহা, আচার্যপাদের সংস্কৃত মেখলা নামক টীকা ও আগেই আবিষ্কৃত ডাকার্ণব পুঁথি একত্রে ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে (শ্রাবণ, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা বৌদ্ধগান ও দোঁহা শিরোনামে সম্পাদকীয় ভূমিকাসহ প্রকাশ করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।[2] হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মোট ৪৬টি পূর্ণাঙ্গ ও একটি খণ্ডিত পদ পেয়েছিলেন। পুঁথিটির মধ্যে কয়েকটি পাতা ছেঁড়া ছিল। প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যার যে তিব্বতি অনুবাদ সংগ্রহ করেন তাতে আরও চারটি পদের অনুবাদসহ ওই খণ্ডপদটির অনুবাদও পাওয়া যায়। মূল পুঁথির পদের সংখ্যা ছিল ৫১।[1] মূল তিব্বতি অনুবাদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, মূল পুঁথির নাম চর্যাগীতিকোষ এবং এতে ১০০টি পদ ছিল। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিটি চর্যাগীতিকোষ থেকে নির্বাচিত পুঁথিসমূহের সমূল টীকাভাষ্য।[3]", "question_text": "চর্যাপদের পুঁথি কে আবিষ্কার করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "হরপ্রসাদ শাস্ত্রী", "start_byte": 3472, "limit_byte": 3521}]} {"id": "1734415256912220531-3", "language": "bengali", "document_title": "ডিজিটাল মুদ্রা", "passage_text": "১৯৮৩ সালে ডেভিড চৌম তার গবেষণা পত্রে ডিজিটাল মুদ্রার ধারণা দিয়েছিলেন।[5] ১৯৯০ সালে তিনি ডিজিক্যাশ (DigiCash) একটি ইলেকট্রনিক নগদ সংস্থা (ক্যাশ কোম্পানি) প্রতিষ্ঠা করেন। আমস্টারডামে তার গবেষণার বাণিজ্যিক বিকাশ ঘটানোর জন্য তিনি এটি করেন।[6]", "question_text": "ডিজিটাল মুদ্রার ধারণা প্রথম কে প্রদান করেন ?", "answers": [{"text": "ডেভিড চৌম", "start_byte": 26, "limit_byte": 51}]} {"id": "-6012384792249541746-1", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "১৯৯৭ সালে হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (আমেরিকাতে হ্যারি পটার অ্যান্ড সরসারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত) নামে এই সিরিজের প্রথম বই প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এই সিরিজের বইগুলি রচনার শৈল্পিক উৎকর্ষের জন্য সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছে এবং সারাবিশ্বের পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয়তা ও ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জন করেছে।[1] বইয়ের রাজ্যের পাশাপাশি সিনেমা ও ভিডিও গেমসের দুনিয়ায়ও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ২০০৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাতটি বইয়ের প্রথম ছয়টি বই সারা পৃথিবীতে ৩২৫ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রী হয়েছে[2] এবং ৬৪টিরও অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[3] শুধুমাত্র কুরআন ,বাইবেল এবং বুক অব মরমন (মরমনদের ধর্মগ্রন্থ) ছাড়া আর কোন বইয়ের এই রেকর্ড নেই।[4] এই সিরিজের সপ্তম ও সর্বশেষ বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস, প্রকাশিত হয়েছে ২০০৭ সালের ২১ জুলাই।[5] প্রকাশকেরা শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বইটির রেকর্ড-ভঙ্গকারী ১২ মিলিয়ন কপি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।[6]", "question_text": "ব্রিটিশ লেখিকা জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার সিরিজের প্রথম সিরিজটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন", "start_byte": 26, "limit_byte": 136}]} {"id": "5058024832991772624-18", "language": "bengali", "document_title": "সংযুক্ত আরব আমিরাত", "passage_text": "লোকসংখ্যা ৮২ লক্ষ প্রায়,স্বাক্ষরতার হার (১৫ বছর+)-৯০% গড় আয়ু ৭৬.৭ বছর।", "question_text": "বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মোট জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "৮২ লক্ষ প্রায়", "start_byte": 28, "limit_byte": 66}]} {"id": "1173094317674341116-1", "language": "bengali", "document_title": "শম্ভু মিত্র", "passage_text": "শম্ভু মিত্রের জন্ম কলকাতার ভবানীপুর অঞ্চলে মাতামহ ডাঃ আদিনাথ বসুর গৃহে। তাঁর পিতার নাম শরৎকুমার বসু ও মাতার নাম শতদলবাসিনী দেবী। শম্ভু মিত্রের পৈতৃক নিবাস ছিল হুগলি জেলার কলাছাড়া গ্রামে। বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট স্কুলে বিদ্যালয় শিক্ষা সমাপ্ত করে ভরতি হন সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে। তবে কলেজের পাঠ সমাপ্ত করেননি। ১৯৩৯ সালে রংমহলে যোগদানের মাধ্যমে বাণিজ্যিক নাট্যমঞ্চে তাঁর পদার্পণ। পরে যোগ দিয়েছিলেন মিনার্ভায়। নাট্যনিকেতনে কালিন্দী নাটকে অভিনয়ের সূত্রে সেযুগের কিংবদন্তি নাট্যব্যক্তিত্ব শিশিরকুমার ভাদুড়ীর সঙ্গে আলাপ হয়। পরবর্তীকালে শিশিরকুমার ভাদুড়ীর প্রযোজনায় আলমগীর নাটকে অভিনয়ও করেছিলেন। কিন্তু এই সময় থেকেই শিশিরকুমারের থেকে আলাদা সম্পূর্ণ নিজস্ব এক নাট্যঘরানা তৈরিতে উদ্যোগী হন শম্ভু মিত্র।", "question_text": "বাংলা তথা ভারতীয় নাট্যজগতের এক কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব শম্ভু মিত্রের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "শরৎকুমার বসু", "start_byte": 233, "limit_byte": 267}]} {"id": "-6873862637632319701-1", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য ([دَوْلَتِ عَلِيّهٔ عُثمَانِیّه, Devlet-i Aliyye-i Osmâniyye]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help), আধুনিক তুর্কি: [Osmanlı İmparatorluğu বা Osmanlı Devleti]error: {{lang}}: text has italic markup (help)), ঐতিহাসিকভাবে তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক বলে পরিচিত, ছিল একটি ইসলামি সাম্রাজ্য। ১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রথম উসমান উত্তরপশ্চিম আনাতোলিয়ার দ্বায়িত্ব পান সেলযুক সাম্রাজ্য কতৃক। প্রথম দিকে সেলযুক সাম্রাজ্যের প্রতি অনুগত থাকলেও সেলজুক সাম্রাজ্যের ক্রান্তিলগ্নে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।\nএবং ধীরে ধীরে একটি বৃহত সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেলজুক রাজবংশের জামাতাও ছিলেন [7] এবং প্রথম উসমানের মাতা হালিমে সুলতান ছিলেন সেলজুক শাহজাদা নুমান এর মেয়ে অর্থাৎ আর্তুগুলের স্ত্রী প্রথম মুরাদ কর্তৃক বলকান জয়ের মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্য বহুমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হয়ে উঠে এবং খিলাফতের দাবিদার হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের কনস্টান্টিনোপল জয় করার মাধ্যমে উসমানীয়রা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য উচ্ছেদ করে।\n১৫২৬ সালে হাঙ্গেরি জয়ের পর ইউরোপের বলকান অঞ্চল সমূহ নিয়ে বড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।\n[8][9][10]", "question_text": "প্রথম ওসমানীয় সুলতানের নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্রথম উসমান", "start_byte": 630, "limit_byte": 661}]} {"id": "4297031068955798083-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় রেল", "passage_text": "ভারতীয় রেল বিশ্বের বৃহত্তম ও ব্যস্ততম রেল পরিবহন ব্যবস্থাগুলির অন্যতম। প্রতিদিন ১ কোটি ৮০ লক্ষেরও বেশি যাত্রী এবং ২০ লক্ষ টনেরও বেশি পণ্য ভারতীয় রেলপথে চলাচল করে।[4][5] এই সংস্থা বিশ্বের বৃহত্তম বাণিজ্যিক তথা সরকারি পরিষেবাকর্মী নিয়োগকর্তা। সংস্থার কর্মচারী সংখ্যা ১৪ লক্ষ।[4][6] দেশের সামগ্রিক দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ বরাবর রেলওয়ে ব্যবস্থা প্রসারিত। ৬,৯০৯টি স্টেশন বিশিষ্ট ভারতের রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ৬৩,৩২৭ কিলোমিটারেরও বেশি। রোলিং স্টকের হিসেবে, ভারতীয় রেল ২০০,০০০টিরও বেশি (পণ্য) ওয়াগন, ৫০,০০০টিরও বেশি কোচ ও ৮,০০০টিরও বেশি লোকোমোটিভের মালিক।[4]", "question_text": "বর্তমানে ভারতে মোট কত কিলোমিটার রেলপথ বিস্তৃত আছে ?", "answers": [{"text": "৬৩,৩২৭ কিলোমিটারেরও বেশি", "start_byte": 1054, "limit_byte": 1120}]} {"id": "-187745483722600145-6", "language": "bengali", "document_title": "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড", "passage_text": "মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অংশগ্রহণ ও অসামান্য নৈপুণ্যতার কারণে পরবর্তীকালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে বীরপ্রতীক সম্মাননায় ভূষিত করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকায় তাঁর নাম ২ নম্বর সেক্টরের গণবাহিনীর তালিকায় ৩১৭ নম্বর। ১৯৯৮ সালের ৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে ঔডারল্যান্ডকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু তিনি অসুস্থ থাকায় আসতে পারেননি। তিনি বীর প্রতীক পদকের সম্মানী ১০,০০০ টাকা মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে দান করে দেন।[1] একমাত্র বিদেশি হিসেবে তাঁকে বাংলাদেশ সরকার এই খেতাবে ভূষিত করেছে। মৃত্যুর পূর্বমূহুর্ত পর্যন্ত অত্যন্ত গর্ব ভরে ও শ্রদ্ধার্ঘ্য চিত্তে নামের সঙ্গে বীর প্রতীক খেতাবটি লিখেছিলেন তিনি।[5]", "question_text": "উইলিয়াম আব্রাহাম সাইমন ঔডারল্যান্ড কত সালে বীরপ্রতীক পুরস্কার লাভ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৯৮ সালের ৭ মার্চ", "start_byte": 673, "limit_byte": 721}]} {"id": "-2420053355372755824-2", "language": "bengali", "document_title": "মাদার টেরিজা", "passage_text": "১৯৬৯ সালে বিবিসিতে সামথিং বিউটিফুল ফর গড শিরোনামে ম্যালকম মাগারিজের প্রামাণ্য তথ্যচিত্র প্রচারিত হলে তাঁর দাতব্য ধর্মপ্রচারণাসংঘের কার্যক্রম পশ্চিমা গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয় এবং টেরিজার খ্যাতি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পরে।[7][8] তিনি ১৯৭৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার[9] ও ১৯৮০ সালে ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান ভারতরত্ন লাভ করেন। টেরিজার মৃত্যুর সময় বিশ্বের ১২৩টি রাষ্ট্রে মৃত্যুপথ যাত্রী এইডস, কুষ্ঠ ও যক্ষ্মা রোগীদের জন্য চিকিৎসাকেন্দ্র, ভোজনশালা, শিশু ও পরিবার পরামর্শ কেন্দ্র, অনাথ আশ্রম ও বিদ্যালয়সহ দ্য মিশনারিজ অফ চ্যারিটির ৬১০টি কেন্দ্র বিদ্যমান ছিল।", "question_text": "মাদার টেরিজা কত সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯৭৯", "start_byte": 640, "limit_byte": 652}]} {"id": "-1573055108620486797-1", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য ([دَوْلَتِ عَلِيّهٔ عُثمَانِیّه, Devlet-i Aliyye-i Osmâniyye]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help), আধুনিক তুর্কি: [Osmanlı İmparatorluğu বা Osmanlı Devleti]error: {{lang}}: text has italic markup (help)), ঐতিহাসিকভাবে তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক বলে পরিচিত, ছিল একটি ইসলামি সাম্রাজ্য। ১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রথম উসমান উত্তরপশ্চিম আনাতোলিয়ার দ্বায়িত্ব পান সেলযুক সাম্রাজ্য কতৃক। প্রথম দিকে সেলযুক সাম্রাজ্যের প্রতি অনুগত থাকলেও সেলজুক সাম্রাজ্যের ক্রান্তিলগ্নে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।\nএবং ধীরে ধীরে একটি বৃহত সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেলজুক রাজবংশের জামাতাও ছিলেন [7] এবং প্রথম উসমানের মাতা হালিমে সুলতান ছিলেন সেলজুক শাহজাদা নুমান এর মেয়ে অর্থাৎ আর্তুগুলের স্ত্রী প্রথম মুরাদ কর্তৃক বলকান জয়ের মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্য বহুমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হয়ে উঠে এবং খিলাফতের দাবিদার হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের কনস্টান্টিনোপল জয় করার মাধ্যমে উসমানীয়রা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য উচ্ছেদ করে।\n১৫২৬ সালে হাঙ্গেরি জয়ের পর ইউরোপের বলকান অঞ্চল সমূহ নিয়ে বড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।\n[8][9][10]", "question_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য ঐতিহাসিক ভাবে কি নামে পরিচিত ?", "answers": [{"text": "তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক", "start_byte": 368, "limit_byte": 440}]} {"id": "8349957849296731296-4", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "বেদ ( সংস্কৃত: वेद, জ্ঞান ) হল প্রাচীন ভারতে রচিত একাধিক ধর্মগ্রন্থের একটি সমষ্টি । বৈদিক সংস্কৃত ভাষায় রচিত বেদ সংস্কৃত সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন এবং প্রাচীনতম হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ।[1][2] বেদকে \"অপৌরুষেয়\" (\"মানুষের দ্বারা রচিত নয়\") মনে করা হয় ।[3][4][5] হিন্দুরা বিশ্বাস করে , বেদ প্রত্যক্ষভাবে ঈশ্বর কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছে । তাই বেদের অপর নাম শ্রুতি (\"ʼযা শোনা হয়েছে\"ʼ)।[6][7] অন্য ধর্মগ্রন্থগুলিকে বলা হয় \"স্মৃতি(হিন্দুধর্ম)। স্মৃতি\" (\"ʼযা মনে রাখা হয়েছেʼ\") । হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে , বেদ সর্বোচ্চ উপাস্য ঈশ্বর ব্রহ্ম কর্তৃক প্রকাশিত ।[8] বৈদিক ধর্মগ্রন্থ বা শ্রুতি সংহিতা নামে পরিচিত চারটি প্রধান সংকলনকে কেন্দ্র করে লিপিবদ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম তিনটি ঐতিহাসিক বৈদিক ধর্মের যজ্ঞ অনুষ্ঠান-সংক্রান্ত ॐ", "question_text": "হিন্দু ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "বেদ", "start_byte": 0, "limit_byte": 9}]} {"id": "1573705475071746423-3", "language": "bengali", "document_title": "মোস্তাফা জব্বার", "passage_text": "ছাত্রজীবনে মোস্তাফা জব্বার রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধ, সাহিত্য চর্চা, সাংবাদিকতা, নাট্য আন্দোলনের সাথে ব্যাপকভাবে জড়িত ছিলেন। ১৯৭১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি তার লেখা বাংলাদেশের প্রথম গণনাট্য ‘এক নদী রক্ত’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশিক্ষক কেন্দ্রে মঞ্চস্থ হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠকালে তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার অন্যতম নেতা ছিলেন। ১৯৭৩ সালে তিনি ছাত্রলীগের পক্ষে নির্বাচন করে সূর্যসেন হলের নাট্য ও প্রমোদ সম্পাদক নির্বাচিত হন। স্বাধীনতার আগে তিনি সাপ্তাহিক জনতা পত্রিকায় লেখালেখির সাথে যুক্ত ছিলেন।[4]", "question_text": "মোস্তাফা জব্বার কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বাংলাদেশ ছাত্রলীগে", "start_byte": 775, "limit_byte": 827}]} {"id": "-770314289025499018-3", "language": "bengali", "document_title": "গ্লুকোজ", "passage_text": "গ্লূকোজ একটি মিষ্টি স্বাদযুক্ত দানাদার বা স্ফটিকাকার পদার্থ।। জলে দানায়িত করলে গ্লূকোজের প্রতি অণুতে একটি করে জলের অণু থাকে এবং এই জলযুক্ত গ্লূকোজের গলনাঙ্ক ৮৬° সেলসিয়াস । অনার্দ্র গ্লূকোজের গলনাঙ্ক ১৪৬° সে.। এটি জলে অত্যন্ত দ্রবণীয়। অ্যালকোহলে সামান্য দ্রবণীয়, ইথারে অদ্রবণীয়। এটি চিনির চেয়ে কম মিষ্ট। গ্লূকোজের অণুতে একটি –CHO মূলক এবং ৫টি OH থাকায় এটি অ্যালডিহাইড ও অ্যালকোহল উভয়ের মতো আচরণ করে।", "question_text": "গ্লুকোজের গলনাঙ্ক কত ?", "answers": [{"text": "জলযুক্ত গ্লূকোজের গলনাঙ্ক ৮৬° সেলসিয়াস । অনার্দ্র গ্লূকোজের গলনাঙ্ক ১৪৬° সে", "start_byte": 355, "limit_byte": 561}]} {"id": "4415676841973166937-2", "language": "bengali", "document_title": "মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি", "passage_text": "বর্তমান রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করছেন আব্দুল্লাহ ইয়ামিন আব্দুল গাইয়ুম; যিনি ২০১৩ সালে মোহাম্মদ আন্নি নাশিদ এর উত্তরসূরি হিসাবে ক্ষমতা লাভ করেন।", "question_text": "মালদ্বীপের বর্তমান (২০১৯) রাষ্ট্রপতির নাম কী ?", "answers": [{"text": "আব্দুল্লাহ ইয়ামিন আব্দুল গাইয়ুম", "start_byte": 110, "limit_byte": 203}]} {"id": "-8268381369346004640-6", "language": "bengali", "document_title": "ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট", "passage_text": "আই এস আই পরিসংখ্যান ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান।[14] আই এস আই কাউন্সিল এই প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী। [15] এই কাউন্সিলের সদস্যরা হলেন- আই এস আই এর সভাপতি, আই এস আই এর চেয়ারম্যান, ভারত সরকার এর প্রতিনিধি যার মধ্যে অন্তত এক জনকে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের প্রতিনিধি হতে হবে। তা ছারাও এই কাউন্সিলের সদস্যের মধ্যে রয়েছে প্ল্যানিং কমিশনের এক প্রতিনিধি, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের এক প্রতিনিধি, অন্যত্র কর্মরত কোনো বিজ্ঞানী, আই এস আই এর কর্মীপ্রতিনিধি ও আই এস আই এর শিক্ষক প্রতিনিধি। তা ছাড়াও পরিচালক ও ডিন এই কাউন্সিলের স্থায়ী সদস্য। বর্তমানে আই এস আই এর পরিচালক বিমল কুমার রায় ও ডিন হলেন প্রদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়।[15]", "question_text": "ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটের বর্তমান (২০১৯) ডিন কে ?", "answers": [{"text": "প্রদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়", "start_byte": 1683, "limit_byte": 1753}]} {"id": "-6289110103305219245-36", "language": "bengali", "document_title": "সৌরজগৎ", "passage_text": "ইউরেনাসইউরেনাসের ভর পৃথিবীর ১৪ গুণ। কিন্তু বহিঃস্থ গ্রহগুলোর মধ্যে এটিই সবচেয়ে হালকা। এই গ্রহের নিজ অক্ষের চারদিকে পরিভ্রমণ অক্ষ সূর্যের চারদিকে আবর্তন অক্ষের প্রায় সমতলে অবস্থিত। এ কারণে সেখানে কোন ঋতু পরিবর্তন ঘটে না। এর অ্যাক্সিয়াল টিল্ট ও ভূকক্ষের মধ্যবর্তী কোণ ৯০°'র চেয়ে বেশি। অন্যান্য গ্যাস দানবের চেয়ে এর কেন্দ্রের তাপমাত্রা কম বলে সে মহাকাশে তুলনামূলকভাবে কম তাপ বিকিরণ করে। এর জানা উপগ্রহের সংখ্যা ২৭টি। এর মধ্যে বড় উপগ্রহগুলি হচ্ছে টাইটানিয়া, ওবেরন, আমব্রিয়েল, এরিয়েল ও মিরান্ডা।", "question_text": "ইউরেনাসের মোট কতগুলি উপগ্রহ আছে ?", "answers": [{"text": "২৭টি", "start_byte": 1108, "limit_byte": 1120}]} {"id": "8872224657355916814-4", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ুন আজাদ", "passage_text": "\n১৯৫২ সালে হুমায়ুন 'রাড়িখাল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে' প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হন, ওখানে তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত পড়েন, এরপর ১৯৫৫ সালে তৃতীয় শ্রেণী বাদ দিয়ে তিনি সরাসরি চতুর্থ শ্রেণীতে ভর্তি হন রাড়িখালের 'স্যার জে সি বোস ইন্সটিটিউশন'-এ, যেটাতে তৃতীয় শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ছিলো। ছেলেবেলা থেকেই তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী। এ বিদ্যালয় থেকে তৎকালীন 'ইস্ট পাকিস্তান সেকেন্ডারি এডুকেশন বোর্ড' এর অধীনে ১৯৬২ সালে ম্যাট্রিকুলেশন (ম্যাট্রিক বা মাধ্যমিক) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।[7] এরপর তিনি ১৯৬৪ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট (উচ্চ মাধ্যমিক) পাশ করেন। ১৯৬৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে স্নাতক ডিগ্রি এবং ১৯৬৮ সালে একই বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। উভয় পরীক্ষায় তিনি প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন।[8] ২০১৬ সালে তার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের এক বন্ধু স্মৃতিচারণ করতে যেয়ে বলেন যে, তার এই বন্ধুটি লেখাপড়ায় খুবই মনোযোগী ছিলো এবং সে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে বই পড়ে অনেক সময় ব্যয় করতো।[9]", "question_text": "হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের কোন কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন ?", "answers": [{"text": "ঢাকা", "start_byte": 1309, "limit_byte": 1321}]} {"id": "-3594804262485528689-0", "language": "bengali", "document_title": "২০১৫-এর নেপাল ভূমিকম্প", "passage_text": "২০১৫-এর নেপাল ভূমিকম্প (এছাড়াও হিমালয়ান ভূমিকম্প হিসাবে উল্লেখিত)[8][9] ৭.৮ বা ৮.১ মাত্রার একটি ভূমিকম্প যা শনিবার ২৫শে এপ্রিল, ২০১৫ সালে ১১:৫৬ এনএসটি (৬:১২:২৬ ইউটিসি) সময়ে নেপালের লামজংয়ের পূর্ব-দক্ষিণ-পূর্ব কেন্দ্রস্থল থেকে আনুমানিক ব্যাপী এলাকায় ভূপৃষ্ঠের প্রায় গভীরে সংগঠিত হয়।[1]", "question_text": "২০১৫ সালের নেপালের ভূমিকম্পের তীব্রতা রিখটার স্কেলে কত ছিল ?", "answers": [{"text": "৭.৮ বা ৮.১ মাত্রা", "start_byte": 188, "limit_byte": 229}]} {"id": "7552999365089112915-1", "language": "bengali", "document_title": "আলাউদ্দিন খিলজি", "passage_text": "আলাউদ্দিন খিলজি ছিলেন খিলজি বংশের প্রতিষ্ঠাতা জালালুদ্দিন খিলজির ভাতিজা এবং জামাতা। বীরভূমদেরকে পরাজিত করে জালালুদ্দিন খিলজি যখন দিল্লি দখল করে নেন। তখন আলাউদ্দিন খিলজিকে আমির-ই-তুজুখ বা উদযাপন মন্ত্রী পদ দেওয়া হয়। ১২৯১ সালে জালালুদ্দিন খিলজি তার ভাতিজা আলাউদ্দিন খিলজির হাতে কারা্(কানপুরের নিকটবর্তী এক এলাকা)নামক অঞ্চলের শাসনভার তুলে দেন। ১২৯৬ সালে আলাউদ্দিন খিলজি বসিলা অবরোধ করে জালালুদ্দিন খিলজির কাছে থেকে আবাধ(উত্তর-প্রদেশ) দখল করে সেটা শাসন করা শুরু করেন। ১২৯৬ সালে দেভাগিরি অবরোধ করেন এবং জালালুদ্দিনের বিপুল পরিমানের সম্পদ দখল করে নেন।জালালুদ্দিন খিলজিকে হত্যা করে, তিনি দিল্লিতে নিজের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরবর্তীতে জালালুদ্দিনের ছেলের কাছ থেকে মুলতান দখল করে নেন।", "question_text": "খিলজি রাজবংশের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "আলাউদ্দিন খিলজি", "start_byte": 0, "limit_byte": 43}]} {"id": "6099167850467941827-1", "language": "bengali", "document_title": "সিন্ধু সভ্যতা", "passage_text": "পূর্ণবর্ধিত সময়কালে এই সভ্যতা হড়প্পা সভ্যতা নামে পরিচিত। হড়প্পা ছিল এই সভ্যতার প্রথম আবিষ্কৃত শহরগুলির অন্যতম। ১৯২০-এর দশকে তদনীন্তন ব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্যের ফলে এই শহরটি আবিষ্কৃত হয়।[10] ১৯২০ সাল থেকে সিন্ধু সভ্যতার প্রত্নস্থলগুলিতে খননকার্য চলছে। ১৯৯৯ সালেও এই সভ্যতার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নসামগ্রী ও আবিষ্কৃত হয়েছে।[11] মহেঞ্জোদাড়ো সিন্ধু সভ্যতার একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।", "question_text": "সিন্ধু সভ্যতা আবিষ্কারের জন্য খনন কার্য কবে থেকে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯২০-এর দশকে", "start_byte": 310, "limit_byte": 342}]} {"id": "-4320576500947344600-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "পৃথিবীর কোন দেশে সর্বপ্রথম কম্পিউটার ব্যাবহার শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "ব্যাবিলনে", "start_byte": 1032, "limit_byte": 1059}]} {"id": "4334242704772918196-0", "language": "bengali", "document_title": "নজরুলগীতি", "passage_text": "নজরুলগীতি বা নজরুল সঙ্গীত বাংলাভাষার অন্যতম প্রধান কবি ও সংগীতজ্ঞ কাজী নজরুল ইসলাম লিখিত গান। তাঁর সীমিত কর্মজীবনে তিনি ৪,০০০-এরও বেশি গান রচনা করেছেন। পৃথিবীর কোনো ভাষায় একক হাতে এত বেশি সংখ্যক গান রচনার উদাহরণ নেই। এসকল গানের বড় একটি অংশ তাঁরই সুরারোপিত। তাঁর রচিত চল্‌ চল্‌ চল্‌, ঊর্ধগগনে বাজে মাদল বাংলাদেশের রণসংগীত। তাঁর কিছু গান জীবদ্দশায় গ্রন্থাকারে সংকলিত হয়েছিল যার মধ্যে রয়েছে গানের মালা, গুল বাগিচা, গীতি শতদল, বুলবুল ইত্যাদি। পরবর্তীকালে আরো গান সংগ্রন্থিত হয়েছে। তবে তিনি প্রায়শ তাৎক্ষণিকভাবে লিখতেন; একারণে অনুমান করা হয় প্রয়োজনীয় সংরক্ষণের অভাবে বহু গান হারিয়ে গেছে।", "question_text": "কাজী নজরুল ইসলাম মোট কতগুলি গান রচনা করেছেন ?", "answers": [{"text": "৪,০০০-এরও বেশি", "start_byte": 322, "limit_byte": 358}]} {"id": "8061542109584513831-1", "language": "bengali", "document_title": "রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "১৯০২ সালের ৬ই মার্চে, মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব হিসেবে এই ক্লাবটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রতিষ্ঠার শুরু হতেই এই ক্লাবটি তাদের ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে সাদা রঙের পোশাক পরিধান করছে। রিয়াল শব্দটি স্পেনীয় শব্দ রয়্যাল হতে আগত। ১৯২০ সালে ত্রয়োদশ আলফনসো-এর পরিহিত রাজকীয় মুকুট এই ক্লাবের প্রতীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ক্লাবটি ১৯৪৭ সাল হতে ৮১,০৪৪ ধারণক্ষমতাসম্পন্ন মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে তাদের সকল হোম ম্যাচ খেলছে। অধিকাংশ ইউরোপীয় ক্রীড়া ক্লাবের বিপরীতে, রিয়াল মাদ্রিদের সদস্যগণ (সসিওস) তাদের ইতিহাস জুড়ে এই ক্লাবটির মালিকানায় ছিল এবং এটি পরিচালনা করেছে।", "question_text": "রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাবটি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯০২ সালের ৬ই মার্চে", "start_byte": 0, "limit_byte": 54}]} {"id": "8796149554671344637-25", "language": "bengali", "document_title": "সার্হিও আগুয়েরো", "passage_text": "আর্জেন্টিনার সিনিয়র দলের হয়ে আগুয়েরোর অভিষেক হয় ২০০৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ব্রাজিলের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায়।[105] একজন টিনএজার হিসেবে তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে ফিফা যুব চ্যাম্পিয়নশীপগুলোতেও অংশগ্রহন করেন। লিওনেল মেসি এবং ফেরন্যান্দো গ্যাগোর সাথে তিনি ২০০৫ ফিফা যুব চ্যাম্পিয়নশীপ জিতেন। এছাড়া ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকেও তারা বিজয়ী হয়।", "question_text": "সার্হিও লেওনেল ‘‘কুন’’ আগুয়েরো কত সাল থেকে আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের হয়ে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "২০০৬", "start_byte": 142, "limit_byte": 154}]} {"id": "-5357314794491057221-6", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের পৌরসভাসমূহের তালিকা", "passage_text": "রাজশাহী বিভাগে মোট ৬২ টি পৌরসভা রয়েছে। ", "question_text": "বর্তমানে বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের মোট কয়টি পৌরসভা রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৬২", "start_byte": 51, "limit_byte": 57}]} {"id": "2660961368441478017-15", "language": "bengali", "document_title": "বিভিন্ন ধর্ম", "passage_text": "\nজৈনধর্ম (সংস্কৃত: जैन धर्म) প্রাচীন ভারতে প্রবর্তিত একটি ধর্মমত। বর্তমানে বিশ্বের নানা দেশে এই ধর্মমতাবলম্বীদের দেখা যায়। জৈনধর্মের মূল বক্তব্য হল সকল জীবের প্রতি শান্তি ও অহিংসার পথ গ্রহণ। জৈন দর্শন ও ধর্মানুশীলনের মূল কথা হল দৈব চৈতন্যের আধ্যাত্মিক সোপানে স্বচেষ্টায় আত্মার উন্নতি। যে ব্যক্তি বা আত্মা অন্তরের শত্রুকে জয় করে সর্বোচ্চ অবস্থা প্রাপ্ত হন তাঁকে জিন (জিতেন্দ্রিয়) আখ্যা দেওয়া হয়। প্রাচীন ধর্মগ্রন্থগুলিতে জৈনধর্মকে শ্রমণ ধর্ম বা নির্গ্রন্থদের ধর্মও বলা হয়েছে। কথিত আছে, তীর্থঙ্কর নামে চব্বিশ জন মহাজ্ঞানী কৃচ্ছ্বসাধকের একটি ধারা পর্যায়ক্রমে জৈনধর্মকে পুনরুদ্ধার করেছিলেন।[34] এঁদের মধ্যে ত্রাবিংশ তীর্থঙ্কর ছিলেন পার্শ্বনাথ (খ্রিষ্টপূর্ব নবম শতাব্দী) ও সর্বশেষ তীর্থঙ্কর ছিলেন মহাবীর (খ্রিষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দী)।[35][36][37][38][39] আধুনিক বিশ্বে জৈনধর্মাবলম্বীদের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে অনেক কম হলেও এই ধর্ম বেশ প্রভাবশালী। ভারতে জৈন ধর্মবলম্বীদের সংখ্যা প্রায় ১০,২০০,০০০।[40] এছাড়া উত্তর আমেরিকা, পশ্চিম ইউরোপ, দূরপ্রাচ্য, অস্ট্রেলিয়া ও বিশ্বের অন্যত্রও অভিবাসী জৈনদের দেখা মেলে।[41]", "question_text": "জৈন ধর্মে মোট কতজন তীর্থঙ্করের কথা বলা হয়েছে ?", "answers": [{"text": "চব্বিশ জন", "start_byte": 1357, "limit_byte": 1382}]} {"id": "-625478365779459136-0", "language": "bengali", "document_title": "জিয়াউর রহমান", "passage_text": " জিয়াউর রহমান (জানুয়ারি ১৯, ১৯৩৬[1] – মে ৩০, ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, সাবেক সেনাপ্রধান এবং একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পাকিস্তান বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালি জনগনের উপর ঝাপিয়ে পড়লে তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং স্বশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবর রহমানের পক্ষ হয়ে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। সামরিক কর্মকর্তা হিসেবে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালনা করেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করে। মুক্তিযুদ্ধের পর জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন[2] এবং ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি চার বছর বাংলাদেশ শাসন করার পর ১৯৮১ সালের ৩০শে মে এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানে নিহত হন।", "question_text": "বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "জানুয়ারি ১৯, ১৯৩৬", "start_byte": 40, "limit_byte": 88}]} {"id": "-6193059923644907073-35", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় রেল", "passage_text": "বিখ্যাত রেলইঞ্জিনগুলির মধ্যে ফেয়ারি কুইন মেনলাইনে চালু বিশ্বের সর্বাপেক্ষা প্রাচীন রেলইঞ্জিন। যদিও এখন বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রেই এটি চালানো হয়। বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো পুরোমাত্রায় চালু রেলইঞ্জিনের কৃতিত্বটি জন বুলের প্রাপ্য। গোরক্ষপুর রেলওয়ে প্লাটফর্মটি বিশ্বের দীর্ঘতম রেলওয়ে প্লাটফর্ম। এর দৈর্ঘ্য ১৩৬৬.৩৩ মিটার। দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে রুটের ঘুম স্টেশনটি বিশ্বের দ্বিতীয় উচ্চতম রেলস্টেশন যেখানে বাষ্পীয় ইঞ্জিন পৌঁছতে পারে।[27] মুম্বাই-পুনে ডেকান কুইন ট্রেনে ভারতীয় রেলের সবচেয়ে পুরনো চলমান ডাইনিং কারটি রয়েছে।", "question_text": "সর্বোচ্চ উচ্চতায় অবস্থিত ভারতের রেলপথ কোনটি ?", "answers": [{"text": "দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে", "start_byte": 857, "limit_byte": 934}]} {"id": "-1146659921200539894-2", "language": "bengali", "document_title": "জ্যোতি বসু", "passage_text": "\nডা: নিশিকান্ত বসু ও হেমলতা বসুর তৃতীয় সন্তান জ্যোতি বসুর জন্ম ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দের ৮ জুলাই কলকাতার ৪৩/১ হ্যারিসন রোডস্থ (বর্তমান মহাত্মা গান্ধী রোড) বাসভবনে।[4] তাঁর প্রকৃত নাম ছিল জ্যোতিরিন্দ্র বসু; ডাকনাম ছিল গনা। পিতা নিশিকান্ত ছিলেন এক প্রথিতযশা ডাক্তার এবং মা হেমলতা ছিলেন এক গৃহবধূ।[5] ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পিতামাতা ওল্ড হিন্দুস্তান বিল্ডিং-এর (বর্তমান ফুটনানি চেম্বার) একটি ভাড়াবাড়িতে উঠে আসেন। ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতারই ৫৫এ হিন্দুস্তান রোডস্থ নিজস্ব বাসভবনে উঠে আসেন তাঁরা। উল্লেখ্য, বসু পরিবারের আদিনিবাস ছিল ব্রিটিশ বাংলা প্রদেশের ঢাকা জেলার (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার বারদী গ্রামে।)[ক]", "question_text": "জ্যোতি বসুর আদি বাড়ি কোথায় ?", "answers": [{"text": "ঢাকা জেলার (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার বারদী গ্রামে", "start_byte": 1450, "limit_byte": 1680}]} {"id": "3914233944784319775-14", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ূন আহমেদ", "passage_text": "হুমায়ূন আহমেদ সৃষ্ট হিমু চরিত্রের আত্মপ্রকাশ ঘটে ময়ূরাক্ষী উপন্যাস দিয়ে। ১৯৯০ সালে মে মাসে অনন্যা প্রকাশনী থেকে বইটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে চরিত্রটি পাঠকদের, বিশেষ করে তরুণ সাহিত্যপ্রেমীদের মাঝে জনপ্রিয়তা লাভ করে। এই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে একে একে প্রকাশিত হতে থাকে দরজার ওপাশে (১৯৯২), হিমু (১৯৯৩), পারপার (১৯৯৪), এবং হিমু (১৯৯৫), হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম (১৯৯৬), হিমুর দ্বিতীয় প্রহর (১৯৯৭), হিমুর রূপালী রাত্রি (১৯৯৮), এবং একজন হিমু কয়েকটি ঝিঁঝিঁপোকা (১৯৯৯) ইত্যাদি। এছাড়া এই উপন্যাসগুলো নিয়ে হিমু সমগ্র (১৯৯৪), হিমু সমগ্র (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯৯৮), এবং হিমু অমনিবাস (২০০০) প্রকাশিত হয়। হুমায়ূন আহমেদ এর লেখায় রাজনৈতিক প্রণোদনা অনুপস্থিত- এরকম একটি কথা বলাও হলেও হিমুর লেখাগুলোর ক্ষেত্রে তা সত্যি নয়।[29]", "question_text": "হিমু চরিত্রটি কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের কোন উপন্যাসের অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "ময়ূরাক্ষী", "start_byte": 136, "limit_byte": 166}]} {"id": "2584923691606011252-1", "language": "bengali", "document_title": "আডলফ হিটলার", "passage_text": "হিটলার প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সৈনিক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে ভাইমার প্রজাতন্ত্রে নাৎসি পার্টির নেতৃত্ব লাভ করেন। অভ্যুত্থান করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন যে কারণে তাকে জেল খাটতে হয়েছিল। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মোহনীয় বক্তৃতার মাধ্যমে জাতীয়তাবাদ, ইহুদি বিদ্বেষ ও সমাজতন্ত্র বিরোধিতা ছড়াতে থাকেন। এভাবেই এক সময় জনপ্রিয় নেতায় পরিণত হন। নাৎসিরা তাদের বিরোধী পক্ষের অনেককেই হত্যা করেছিল, রাষ্ট্রের অর্থনীতিকে ঢেলে সাজিয়েছিল, সামরিক বাহিনীকে নতুন নতুন সব অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত করেছিল এবং সর্বোপরি একটি সমগ্রতাবাদী ও ফ্যাসিবাদী একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিল। হিটলার এমন একটি বৈদেশিক নীতি গ্রহণ করেন যাতে সকল \"লেবেনস্রাউম\" (জীবন্ত অঞ্চল) দখল করে নেয়ার কথা বলা হয়। ১৯৩৯ সালে জার্মানরা পোল্যান্ড অধিকার করে এবং ফলশ্রুতিতে ব্রিটেন ও ফ্রান্স জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। এভাবেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়।", "question_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির নেতৃত্ব কে দিয়েছিলো ?", "answers": [{"text": "হিটলার", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "-1153915974092888602-1", "language": "bengali", "document_title": "ইমোজি", "passage_text": "১৯৯০-এর দশকে জাপানি মোবাইল ফোনে ইমোজির প্রথম আবির্ভাব। এরপর অ্যাপেলের আইফোনে ইমোজি অন্তর্ভুক্ত হবার সাথে সাথে ইমোজির দিগ্বিজয় শুরু হয়। পরে অ্যান্ড্রয়েড আর অন্যান্য মোবাইল ফোনগুলি অ্যাপেলকে অনুসরণ করে ইমোজিকে গ্রহণ করে।[5][6][7] অ্যাপেলের ম্যাক-ওএস ইমোজির ১০.৭ (লায়ন) সংস্করণটি সমর্থন করে।[8] মাইক্রোসফ্‌ট উইন্ডোজ় ৮-এ সিগো উইআই সিম্বল সিস্টেম ফন্টে একবর্ণী ইউনিকোড ইমোজি চালু করে, পরে উইন্ডোজ় ৮.১-এ সিগো ইউআই ইমোজি ফন্টের মাধ্যমে রঙিন ইমোজি তৈরি করে।[9] ২০১৬-র ৪ঠা নভেম্বর ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে প্রথম আন্তর্জাতিক ইমোজিকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।[10]", "question_text": "ইমোজির সর্বপ্রথম ব্যাবহার কোন দেশ করেছিল ?", "answers": [{"text": "জাপানি", "start_byte": 33, "limit_byte": 51}]} {"id": "2382709123986433225-6", "language": "bengali", "document_title": "আর. কে. নারায়ণ", "passage_text": "নারায়ণের বাবা যখন মহারাজা’স কলেজ হাইস্কুলে বদলি হয়ে যান, তখন নারায়ণ তাঁর পরিবারের সঙ্গে মহীশূরে চলে আসেন। এই বিদ্যালের গ্রন্থাগারটি ছিল অত্যন্ত সমৃদ্ধ। তাঁর বাবারও বইয়ের একটি বিশাল সংগ্রহ ছিল। নারায়ণের বই পড়ায় বিশেষ আগ্রহ থাকায় এতে তাঁর সুবিধাই হয়। এই সময় তিনি লেখালিখিও শুরু করেন। উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করার পর নারায়ণ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষায় অণুত্তীর্ণ হন। এই সময় এক বছর তিনি বাড়িতে থেকে পড়াশোনা ও লেখালিখি করতে থাকেন। ১৯২৬ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিনি মহারাজা কলেজ অফ মাইসোরে যোগদান করেন। সাধারণত তিন বছরে স্নাতক পাঠক্রমের পড়াশোনা শেষ হলেও, নারায়ণের এই পাঠক্রম শেষ করতে চার বছর লেগেছিল। তাঁর এক বন্ধু তাঁকে বলেছিলেন, স্নাতকোত্তর পাঠক্রমে পড়াশোনা করলে সাহিত্যের প্রতি তাঁর আগ্রহ কমে যাবে। তাই তিনি পড়াশোনা ছেড়ে কিছু সময়ের জন্য বিদ্যালয় শিক্ষকের চাকরি গ্রহণ করেন। কিন্তু সেই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তাঁকে শারীরশিক্ষার দায়িত্বে নিয়োগ করতে চাইলে তিনি চাকরি ছেড়ে দেন।[10] এই অভিজ্ঞতা থেকে নারায়ণ উপলব্ধি করেন যে, তাঁর একমাত্র কর্মজীবন লেখালিখির ক্ষেত্রেই হওয়া সম্ভব। তিনি বাড়িতে থেকে উপন্যাস রচনা করবেন বলে মনস্থির করেন।[14][15] তাঁর প্রথম প্রকাশিত রচনাটি ছিল ডেভেলপমেন্ট অফ মেরিটাইম লজ অফ সেভেনটিনথ সেঞ্চুরি ইংল্যান্ড নামে একটি বইয়ের সমালোচনা।[16] এরপর তিনি ইংরেজি সংবাদপত্র ও সাময়িক পত্রপত্রিকায় মাঝে মাঝে স্থানীয় বিষয় অবলম্বনে গল্প লিখতে শুরু করেন। লেখালিখি করে তিনি বিশেষ উপার্জন করতেন না (প্রথম বছরে তাঁর আয় ছিল নয় টাকা বারো আনা মাত্র)। কিন্তু তাঁর পরিবার ও বন্ধুবান্ধবেরা তাঁর এই প্রথাবহির্ভূত কর্মজীবন নির্বাচনের ব্যাপারটিকে শ্রদ্ধা ও সমর্থন করতেন।[17] ১৯৩০ সালে নারায়ণ তাঁর প্রথম উপন্যাস স্বামী অ্যান্ড ফ্রেন্ডস্‌ রচনা করেন।[16] তাঁর মামা এই প্রয়াসটিকে পরিহাস করেছিলেন।[18] প্রথম দিকে প্রকাশকরাও এটি ছাপতে চাননি।[9] এই বইতেই নারায়ণ মালগুডি নামে একটি শহরের কল্পনা করেছিলেন। এই শহরটি ছিল দেশের সামাজিক পরিস্থিতির একটি সুন্দর উপস্থাপনা। এখানে ঔপনিবেশিক শাসনের আরোপিত সীমাবদ্ধতাগুলি উপেক্ষিত হয়েছিল এবং শহরটি গড়ে উঠেছিল ব্রিটিশ ও স্বাধীনতা-উত্তর ভারতের বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে।[19]", "question_text": "ভারতীয় লেখক আর. কে. নারায়ণ রচিত প্রথম গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "স্বামী অ্যান্ড ফ্রেন্ডস্‌", "start_byte": 4173, "limit_byte": 4244}]} {"id": "1140353776971151462-3", "language": "bengali", "document_title": "মৈমনসিংহ গীতিকা", "passage_text": "মহুয়ার পালার রচয়িতা দ্বিজ কানাই। সংগ্রাহক: ড: দীনেশ চন্দ্র সেন। এর চরিত্রগুলো হল:- নদের চাঁদ, মহুয়া, হুমরা বেদে।", "question_text": "কবি কানাই রচিত বিখ্যাত পালা কোনটি ?", "answers": [{"text": "মহুয়ার পালা", "start_byte": 0, "limit_byte": 34}]} {"id": "1639203936266287864-0", "language": "bengali", "document_title": "গিরিশ চন্দ্র সেন", "passage_text": "গিরিশচন্দ্র সেন (জন্ম: ১৮৩৪ - মৃত্যু: ১৯১০)। ভাই গিরিশচন্দ্র সেন নামে তিনি অধিক পরিচিত। তাঁর প্রধান পরিচয় ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন- এর প্রথম বাংলা অনুবাদক হিসেবে। তখন প্রায় ধর্মগ্রন্থ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণা ছিল যে, মূলভাষা থেকে অনূদিত হলে গ্রন্থটির পবিত্রতা ক্ষুণ্ন হবে। পবিত্র কুরআন সম্পর্কেও এমন ধারণা ছিল। এ কারণে অনেক মুসলিম মনীষী এর বঙ্গানুবাদ করতে সাহস পাননি। গিরিশচন্দ্র সেনই অন্য ধর্মালম্বী হয়েও এই ভয়কে প্রথম জয় করেন। শুধু কুরআন শরীফের অনুবাদ নয় তিনি ইসলাম ধর্ম বিষয়ক অনেক গ্রন্থ অনুবাদ করেন। তিনি ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনেক গবেষণাও করেন।", "question_text": "প্রথম কোন ভাষায় কুরআনের অনুবাদ হয় ?", "answers": [{"text": "বাংলা", "start_byte": 402, "limit_byte": 417}]} {"id": "-4995623503910904089-1", "language": "bengali", "document_title": "মরেন ম্যাগি", "passage_text": "রুথ ও উইলিয়াম দম্পতির কন্যা তিনি। বিটলসের প্রতি পিতার অকুণ্ঠ ভালাবাসা থেকে তার নামকরণ হয়। ড্রামারের স্ত্রী স্টার, মরেন কক্স থেকেও এ নামে অক্ষর সংযুক্ত ঘটান। কিন্তু একটি শব্দে নাম নিবন্ধনে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল।[1] ফলে তার নামে দু'টি 'আর' ও 'ই' যুক্ত করতে হয়েছে।[2] উইলিয়াম ও জেফারসন নামীয় তার আরও দুই ভাই রয়েছে।[3]", "question_text": "মরেন হিগা ম্যাগির বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "উইলিয়াম", "start_byte": 14, "limit_byte": 38}]} {"id": "-5439317380318953633-0", "language": "bengali", "document_title": "সিবাওয়েহ", "passage_text": "আবু বিশর আমর ইবনে উসমান ইবনে কানবার আল বিসরি (আনুমানিক ৭৬০-৭৯৬) (Arabic: أبو بشر عمرو بن عثمان بن قنبر البصري‎), সাধারণভাবে সিবাওয়েহ নামে পরিচিত (سيبويه) (তার মূল ফারসি নাম ছিল سیبویه Sēbōē), ছিলেন আরবি ভাষার একজন প্রভাবশালী ভাষাবিদ ও ব্যাকরণবিদ। তার লেখা আল কিতাব আরবি ভাষার প্রথম লিখিত ব্যাকরণ।[3] আরবি ব্যাকরণ ও ভাষাতত্ত্বে তার উল্লেখযোগ্য প্রভাব থাকলেও তিনি ছিলেন একজন পারসিয়ান এবং তার মাতৃভাষা আরবি ছিল না। তিনি পরবর্তী জীবনে আরবি শেখেন। তাকে আরবি ভাষার সর্বকালের শ্রেষ্ঠ ভাষাবিদ ও সকল ভাষার শ্রেষ্ঠ পন্ডিতদের অন্যতম ধরা হয়।[4]", "question_text": "আবু বিশর আমর ইবনে উসমান ইবনে কানবার আল বিসরি লিখিত সর্বপ্রথম ব্যাকরণ বইটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "আল কিতাব", "start_byte": 604, "limit_byte": 626}]} {"id": "4127257438755395689-13", "language": "bengali", "document_title": "গীতাঞ্জলি", "passage_text": "১৯১২ খ্রিস্টাব্দের শুরুর দিকে রবীন্দ্রনাথের জাহাজযোগে লণ্ডন যাওয়ার কথা ছিল। যাত্রার পূর্বে তিনি অর্শ রোগের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং পদ্মা নদীতে নৌকায় বিশ্রাম নিতে শুরু করেন। এ সময় তিনি তাঁর গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থ থেকে সহজ ইংরেজিতে অনুবাদ শুরু করেন। পরবর্তীকালে গীতাঞ্জলি ৫৩টি এবং গীতিমাল্য, নৈবেদ্য, খেয়া প্রভৃতি আরো নয়টি কাব্যগন্থ থেকে ৫০টি - সর্বমোট ১০৩টি কবিতার অনুবাদ নিয়ে একটি পাণ্ডুলিপি তৈরি করেন। এই পাণ্ডুলিপি সঙ্গে করে রবীন্দ্রনাথ \n২৭ মে ১৯১২ বোম্বাই বন্দর থেকে বিলেত যাত্রা করেন। যাত্রকালে আরো কিছু কবিতা অনুবাদ করে সংযোজন করেন। তিনি লন্ডনে পৌঁছান ১৬ জুন। এ সময় উইলিয়াম রোটেনস্টাইনের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় এবং পাণ্ডুলিপিটি তাকে দেয়া হয়। তিনি টাইপ করিয়ে পাণ্ডুলিপিটি কবি ইয়েটস সহ আরো কয়েকজন কাব্যবোদ্ধাকে প্রদান করেন। ১৯১২ খ্রিস্টাব্দের শেষের দিকে লণ্ডনে ইন্ডিয়া সোসাইটি কর্তৃক গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। সঙ্গ অফরিংস-এর ভূমিকা লিখেছিলেন স্বয়ং কবি ইয়েটস্‌। এ ভূমিকাটি ছিল একই সঙ্গে আন্তরিক ও যথেষ্ট প্রশস্তিতমূলক।", "question_text": "কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে \"সং অফারিংস\"-কাব্যগ্রন্থটি রচনা করেন ?", "answers": [{"text": "১৯১২", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-9087461408940092435-6", "language": "bengali", "document_title": "সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান", "passage_text": "সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান পরিবেশ বিষয়ক সচেতনতা তৈরির কারণে ২০০৭ খ্রিস্টাব্দে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রথমবারের মতো আয়োজিত \"পরিবেশ পুরস্কার\"-এ ভূষিত হোন। তাঁর পরিচালিত সংগঠন বেলা ২০০৩ খ্রিস্টাব্দে জাতিসংঘের এনভায়রনমেন্ট প্রোগ্রাম ঘোষিত গ্লোবাল ৫০০ রোল অফ অনার্স পুরস্কারে ভূষিত হয়।[8] এছাড়া প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে[1] ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি পেয়েছেন 'পরিবেশের নোবেল' খ্যাত \"গোল্ডম্যান এনভায়রনমেন্টাল প্রাইজ\"। তাঁর এসব নানামুখি কর্মকান্ডের কারণেই ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে বিশ্বখ্যাত টাইম সাময়িকী তাঁকে \"হিরোজ অফ এনভায়রনমেন্ট\" খেতাবে[9][10] ভূষিত করে।[3] এছাড়া তিনি ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে নেপালভিত্তিক ক্রিয়েটিভ স্টেটমেন্টস এ্যান্ড সাউথ এশিয়া পার্টনারশিপ প্রদত্ত \"সিলেব্রেটিং ওমেনহুড এওয়ার্ড\"প্রাপ্ত দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম পাঁচজন নারীর একজন।[8] এছাড়াও তিনি ২০১২ সালে এশিয়ার নোবেল পুরস্কার হিসেবে বিবেচ্য ফিলিপাইনভিত্তিক রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার লাভ করেন।[11]", "question_text": "সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান কত সালে \"পরিবেশ পুরস্কার\" পান ?", "answers": [{"text": "২০০৭", "start_byte": 155, "limit_byte": 167}]} {"id": "2651834093901860141-10", "language": "bengali", "document_title": "নরেন্দ্র মোদী", "passage_text": "২০০১ খ্রিষ্টাব্দে কেশুভাই পটেলের স্বাস্থ্য ভেঙ্গে পড়ে এবং তাঁর বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি ও ২০০১ খ্রিষ্টাব্দের ভূজ ভূমিকম্পে প্রশাসনিক দুর্বলতার অভিযোগ ওঠে।\n[45][48][49] এর ফলে পার্টির জাতীয় নেতৃত্ব মুখ্যমন্ত্রী পদের জন্য নরেন্দ্র মোদীকে বিকল্প প্রার্থী হিসেবে হিসেবে তুলে ধরে।[23] পার্টির বরিষ্ঠ নেতা লাল কৃষ্ণ আডবাণী মোদীর অনভিজ্ঞতার ওপর চিন্তিত থাকলেও মোদী পটেলের সহায়ক হিসেবে গুজরাটের উপমুখ্যমন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব নাকচ করে দেন। এর ফলশ্রুতিতে ২০০১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই অক্টোবর মোদী গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তিনি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরকারীকরণ ও বিশ্বায়নবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে বেসরকারীকরণের নীতি গ্রহণ করেন।[48]", "question_text": "নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী কোন তারিখে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন ?", "answers": [{"text": "২০০১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই অক্টোবর", "start_byte": 1223, "limit_byte": 1304}]} {"id": "293108371438150825-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর কোরিয়া", "passage_text": "উত্তর কোরিয়া উত্তর-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র যা কোরীয় উপদ্বীপের উত্তর অর্ধাংশ নিয়ে গঠিত। এর সরকারি নাম গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া (কোরীয় ভাষায় 조선민주주의인민공화국 চোসন্‌ মিন্‌জুজুই্যই ইন্‌মিন্‌ কোংহুয়াগুক্‌)। উত্তর কোরিয়ার উত্তরে গণচীন, উত্তর-পূর্বে রাশিয়া, পূর্বে জাপান সাগর, দক্ষিণে দক্ষিণ কোরিয়া এবং পশ্চিমে পীত সাগর অবস্থিত। দেশটির আয়তন ১,২০,৫৩৮ বর্গকিলোমিটার। উত্তর কোরিয়া রাষ্ট্রটি ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে সোভিয়েত সামরিক বাহিনী কোরীয় উপদ্বীপের উপরের অর্ধাংশ নিয়ন্ত্রণ করেছিল। ১৯৫০-এর দশকের কোরীয় যুদ্ধের পর থেকে এটি সমাজতান্ত্রিক শাসনের অধীনে রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহরের নাম পিয়ং ইয়াং। উত্তর কোরিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়া মধ্যবর্তী অবস্থিত কোরীয় সেনামুক্ত অঞ্চল ও প্রাবর অঞ্চল। আম্নোক নদী এবং তুমান নদী উত্তর কোরিয়া এবং গণচীন এর মধ্যবর্তী সীমান্তে অবস্থিত। তুমান নদী একটি অংশ একেবারে উত্তর-পূর্ব অংশে রাশিয়ার সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে।", "question_text": "উত্তর কোরিয়ার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "পিয়ং ইয়াং", "start_byte": 1758, "limit_byte": 1789}]} {"id": "-224433906757631531-34", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "passage_text": "\nরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাধারে ছিলেন নাট্যকার ও নাট্যাভিনেতা।[146] জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির পারিবারিক নাট্যমঞ্চে মাত্র ষোলো বছর বয়সে অগ্রজ জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত হঠাৎ নবাব নাটকে (মলিয়ের লা বুর্জোয়া জাঁতিরোম অবলম্বনে রচিত) [147] ও পরে জ্যোতিরিন্দ্রনাথেরই অলীকবাবু নাটকে নামভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ।[146] ১৮৮১ সালে তাঁর প্রথম গীতিনাট্য বাল্মীকি-প্রতিভা মঞ্চস্থ হয়।[146][148] এই নাটকে তিনি ঋষি বাল্মীকির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।[146][148] ১৮৮২ সালে রবীন্দ্রনাথ রামায়ণের উপাখ্যান অবলম্বনে কালমৃগয়া নামে আরও একটি গীতিনাট্য রচনা করেছিলেন।[146][148] এই নাটক মঞ্চায়নের সময় তিনি অন্ধমুনির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।[146][148]", "question_text": "বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম প্রকাশিত গীতিনাট্যের নাম কী ?", "answers": [{"text": "বাল্মীকি-প্রতিভা", "start_byte": 922, "limit_byte": 968}]} {"id": "7312324740217419716-33", "language": "bengali", "document_title": "গণিত", "passage_text": "ফিল্ডস পদক হচ্ছে গণিতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার যেটি ১৯৩৬ সালে যাত্রা শুরু করে, বর্তমানে প্রতি চার বছর পরপর এই পুরস্কার দেওয়া হয । এই পুরষ্কারটিকে গণিতে নোবেল পুরষ্কারের সমতুল্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তেইশটি উন্মুক্ত সমস্যার একটি বিখ্যাত তালিকা ১৯০০ সালে জার্মান গণিতবিদ ডাভিড হিলবের্ট তৈরি করেন যেটাকে বলা হয় \"Hilbert's problems\". এই তালিকাটি গণিতবিদদের মধ্যে অনেক বড় আলোড়ন তৈরি করে। এই সমস্যা গুলোর মধ্যে নয়টি সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। সাতটি গুরুত্বর্পূণ সমস্যার একটি নতুন তালিকা \"Millennium Prize Problems\" নামে ২০০০ সালে প্রকাশিত হয়। এর প্রত্যেকটি সমস্যার সমাধানের জন্য এক মিলিওন ইউএস ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।", "question_text": "গণিতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার কোনটি ?", "answers": [{"text": "ফিল্ডস পদক", "start_byte": 0, "limit_byte": 28}]} {"id": "7187858815891071077-1", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য ([دَوْلَتِ عَلِيّهٔ عُثمَانِیّه, Devlet-i Aliyye-i Osmâniyye]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help), আধুনিক তুর্কি: [Osmanlı İmparatorluğu বা Osmanlı Devleti]error: {{lang}}: text has italic markup (help)), ঐতিহাসিকভাবে তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক বলে পরিচিত, ছিল একটি ইসলামি সাম্রাজ্য। ১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রথম উসমান উত্তরপশ্চিম আনাতোলিয়ার দ্বায়িত্ব পান সেলযুক সাম্রাজ্য কতৃক। প্রথম দিকে সেলযুক সাম্রাজ্যের প্রতি অনুগত থাকলেও সেলজুক সাম্রাজ্যের ক্রান্তিলগ্নে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।\nএবং ধীরে ধীরে একটি বৃহত সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেলজুক রাজবংশের জামাতাও ছিলেন [7] এবং প্রথম উসমানের মাতা হালিমে সুলতান ছিলেন সেলজুক শাহজাদা নুমান এর মেয়ে অর্থাৎ আর্তুগুলের স্ত্রী প্রথম মুরাদ কর্তৃক বলকান জয়ের মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্য বহুমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হয়ে উঠে এবং খিলাফতের দাবিদার হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের কনস্টান্টিনোপল জয় করার মাধ্যমে উসমানীয়রা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য উচ্ছেদ করে।\n১৫২৬ সালে হাঙ্গেরি জয়ের পর ইউরোপের বলকান অঞ্চল সমূহ নিয়ে বড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।\n[8][9][10]", "question_text": "প্রথম উসমানীয় সুলতানের নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্রথম উসমান", "start_byte": 630, "limit_byte": 661}]} {"id": "5452540121179699090-1", "language": "bengali", "document_title": "সাইদ নুরসি", "passage_text": "নুরসি একটি বিশ্বাসভিত্তিক আন্দোলনের সূত্রপাত করেন।[16][17] এই আন্দোলন তুরস্কে ইসলামের পুনর্জাগরণে ভূমিকা রাখে। বর্তমানে সারাবিশ্বে এর ব্যাপক অনুসারী রয়েছে।[18][19] তার অনুসারীদের প্রায় \"নুরজু\" বা \"নুর জামাত\" নামে অবিহিত করা হয় এবং তাকে শ্রদ্ধা করে উস্তাদ ডাকা হয়।অনুরক্ত তুর্কি যুবসমাজ তাকে বদিউজ্জামান বা যুগের বিশ্বয় (Wonder of the age) নামে অভিহিত করে।", "question_text": "সাইদ নুরসির অনুসারীদের কি নামে অভিহিত করা হয় ?", "answers": [{"text": "\"নুরজু\" বা \"নুর জামাত\"", "start_byte": 485, "limit_byte": 537}]} {"id": "-1875466010306142245-13", "language": "bengali", "document_title": "রাশিয়া", "passage_text": "রুশ ভাষা রাশিয়া বা রুশ প্রজাতন্ত্রের সরকারি ভাষা। এটিতে রাশিয়ার প্রায় ৮০% লোক কথা বলে। এছাড়াও রাশিয়াতে আরও প্রায় ৮০টিরও বেশি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে কতগুলি ভাষার আঞ্চলিক সহ-সরকারি মর্যাদা আছে, যেমন চেচেন, চুভাশ, কালমিক, কাবার্দিয়ান, কোমি, মারি, মর্দভিন, ওসেটীয়, তাতার, তুভিন, উদমুর্ত, ইয়াকুত, অ্যাভার, বুরিয়াত, বাশকির ইত্যাদি। এছাড়া বেশ কিছু মধ্য ইউরোপীয় ভাষা যেমন জার্মান, পোলীয় এবং য়িডিশ ভাষা প্রচলিত। জিপসি বা রোমানি ভাষাতেও অনেকে কথা বলে।", "question_text": "রাশিয়ার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "রুশ", "start_byte": 0, "limit_byte": 9}]} {"id": "-1088433214740131794-9", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "সামবেদ (সংস্কৃত: सामवेद) (সামন্‌ বা গান ও বেদ বা জ্ঞান থেকে) হল সংগীত ও মন্ত্রের বেদ।[24] সামবেদ হিন্দুধর্মের সর্বপ্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদের দ্বিতীয় ভাগ। এটি বৈদিক সংস্কৃত ভাষায় রচিত। সামবেদে ১,৮৭৫টি মন্ত্র রয়েছে।[25] এই শ্লোকগুলি মূলত বেদের প্রথম ভাগ ঋগ্বেদ থেকে গৃহীত।[26] এটি একটি প্রার্থনামূলক ধর্মগ্রন্থ। বর্তমানে সামবেদের তিনটি শাখার অস্তিত্ব রয়েছে। এই বেদের একাধিক পাণ্ডুলিপি ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আবিষ্কৃত হয়েছে।[27][28]", "question_text": "বেদের প্রথম ভাগ কী ?", "answers": [{"text": "ঋগ্বেদ", "start_byte": 652, "limit_byte": 670}]} {"id": "-4473648363533839911-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্যাম্ব্রিয়ান", "passage_text": "\nক্যাম্ব্রিয়ান হল প্যালিওজোয়িক মহাযুগের প্রথম যুগ।[1] এর স্থায়ীত্ব ছিল থেকে কোটি বছর আগে পর্যন্ত এবং এর পরবর্তী যুগের নাম অর্ডোভিশিয়ান।[2] এর সূচনাকাল, সমাপ্তিকাল এবং উপবিভাগ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা এখনও তৈরি করা যায়নি। অ্যাডাম সেজউইক প্রথম \"ক্যাম্ব্রিয়ান সিরিজ\" নাম দিয়ে যুগটিকে চিহ্নিত করেন।[1] এই নামকরণের কারণ হল ওয়েল্‌স অঞ্চল থেকে ব্রিটেনে অবস্থিত এই যুগের পাথর প্রথম আবিষ্কার হয়েছিল, আর ওয়েল্‌সের লাতিন নাম ক্যাম্ব্রিয়া।[3][4] ক্যাম্ব্রিয়ান যুগের পাথরের স্তরের স্বাতন্ত্র্য হল এর মধ্যস্থিত লাগাশ্‌টেটা পলিসঞ্চয়ের মাত্রাধিক্য। এই ধরণের পলিঘটিত পাথরে সুসংরক্ষিত জীবাশ্ম থাকে, যাতে জীবদেহের কঠিন খোলক প্রভৃতি অংশের সাথে সাথে অপেক্ষাকৃত নরম দেহাংশেরও সংরক্ষিত নমুনা পাওয়া যায়। এর ফলে ক্যাম্ব্রিয়ান যুগের জীবন সম্পর্কে মানুষের গবেষণার সুযোগ ও তা থেকে লব্ধ জ্ঞানের পরিমাণ পরবর্তী কোনো কোনো যুগের তুলনায় বেশি।[5]", "question_text": "অর্ডোভিশিয়ান যুগের ঠিক আগের যুগের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ক্যাম্ব্রিয়ান", "start_byte": 1, "limit_byte": 43}]} {"id": "-4203021990164894046-0", "language": "bengali", "document_title": "ধান", "passage_text": "ধান (বৈজ্ঞানিক নাম Oryza sativa, Oryza glaberrima ) Graminae/Poaceae গোত্রের দানাশস্যের উদ্ভিদ । ধান উষ্ণ জলবায়ুতে, বিশেষত পূর্ব-এশিয়ায় ব্যাপক চাষ হয়। প্রাচীন চীনা ভাষার Ou-liz শব্দটি আরবিতে Oruz ও গ্রিক ভাষায় Oryza হয়ে শেষে Ritz ও Rice হয়েছে। ধান বা ধান্য শব্দের উৎপত্তি অজ্ঞাত। ধানবীজ বা চাল সুপ্রাচীনকাল থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রধান খাদ্য। চীন ও জাপানের রাজাদের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রায় ১০,০০০ বছর আগে ধান চাষ শুরু হয়েছিল বলে জানা যায়। ব্যাপক অভিযোজন ক্ষমতার দরুন ধান উত্তর কোরিয়া থেকে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া, এমনকি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,৬০০ মিটার উচ্চতায়ও (জুমলা, নেপাল) জন্মায়। বাংলাদেশে আউশ, আমন এবং বোরো এই তিন মৌসুমে ধান চাষ করা হয়।", "question_text": "বাংলাদেশে বছরে মোট কয় বার ধান চাষ হয় ?", "answers": [{"text": "তিন মৌসুমে", "start_byte": 1507, "limit_byte": 1535}]} {"id": "-6328323741132399711-2", "language": "bengali", "document_title": "স্বাধীনতা দিবস (ভারত)", "passage_text": "১৭শ শতাব্দীর মধ্যেই ইউরোপীয় বণিকেরা ভারতীয় উপমহাদেশে তাঁদের বাণিজ্যকুঠি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ১৮শ শতাব্দীর মধ্যে অপ্রতিরোধ্য সামরিক শক্তির জোরে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতের প্রধান শক্তি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করে। ১৮৫৭ সালে প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধের পরের বছর ভারত শাসন আইন পাস হয় এবং উক্ত আইন বলে ব্রিটিশ রাজশক্তি কোম্পানির শাসনের অবসান ঘটিয়ে ভারতের শাসনভার স্বহস্তে তুলে নেয়। পরবর্তী কয়েক দশকের মধ্যে ভারতে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত এক নাগরিক সমাজের উদ্ভব ঘটে। এই সময়কার সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য ঘটনাটি হল ১৮৮৫ সালে বোম্বাইয়ের গোকুল দাস তেজ পাল সংস্কৃত কলেজে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা।[4][5]:১২৩ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ সরকার ভারতীয় প্রশাসন ব্যবস্থার কিছু সংস্কার সাধনে প্রবৃত্ত হয়। মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার ছিল এর মধ্যে অন্যতম। কিন্তু সেই সঙ্গে রাউলাট আইনের মতো দমনমূলক আইনও পাস হয় এবং ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামীরা স্বায়ত্ত্বশাসনের দাবি তোলেন। এই পর্বের গণ-অসন্তোষ থেকে মোহনদাস করমচন্দ গান্ধীর (মহাত্মা গান্ধী) নেতৃত্বে অহিংস অসহযোগ ও আইন অমান্য আন্দোলন ঘনীভূত হয়।[5]:১৬৭", "question_text": "ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের সূচনা কত সালে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৮৫৭", "start_byte": 617, "limit_byte": 629}]} {"id": "-1723943794992695147-1", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য ([دَوْلَتِ عَلِيّهٔ عُثمَانِیّه, Devlet-i Aliyye-i Osmâniyye]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help), আধুনিক তুর্কি: [Osmanlı İmparatorluğu বা Osmanlı Devleti]error: {{lang}}: text has italic markup (help)), ঐতিহাসিকভাবে তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক বলে পরিচিত, ছিল একটি ইসলামি সাম্রাজ্য। ১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রথম উসমান উত্তরপশ্চিম আনাতোলিয়ার দ্বায়িত্ব পান সেলযুক সাম্রাজ্য কতৃক। প্রথম দিকে সেলযুক সাম্রাজ্যের প্রতি অনুগত থাকলেও সেলজুক সাম্রাজ্যের ক্রান্তিলগ্নে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।\nএবং ধীরে ধীরে একটি বৃহত সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেলজুক রাজবংশের জামাতাও ছিলেন [7] এবং প্রথম উসমানের মাতা হালিমে সুলতান ছিলেন সেলজুক শাহজাদা নুমান এর মেয়ে অর্থাৎ আর্তুগুলের স্ত্রী প্রথম মুরাদ কর্তৃক বলকান জয়ের মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্য বহুমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হয়ে উঠে এবং খিলাফতের দাবিদার হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের কনস্টান্টিনোপল জয় করার মাধ্যমে উসমানীয়রা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য উচ্ছেদ করে।\n১৫২৬ সালে হাঙ্গেরি জয়ের পর ইউরোপের বলকান অঞ্চল সমূহ নিয়ে বড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।\n[8][9][10]", "question_text": "অটোমান সাম্রাজ্য কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১২৯৯ সালে", "start_byte": 544, "limit_byte": 569}]} {"id": "-7970712287883621948-10", "language": "bengali", "document_title": "লিনাক্স", "passage_text": "প্রায় কাছাকাছি সময়ে, ১৯৯১ সালে, লিনুস তোরভাল্দ্‌স নামের এক ফিনীয় ছাত্র হেলসিংকি বিশ্ববিদ্যালয়-তে পাঠরত অবস্থায় শখের বশে আরেকটি কার্নেলের ওপর কাজ শুরু করেন। এই কার্নেলটিই পরে লিনাক্স কার্নেলে রূপ নেয়। লিনুস প্রথমদিকে মিনিক্স নামের একটি সরলীকৃত ইউনিক্স-সদৃশ অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে কাজ শুরু করেন। মিনিক্সের রচয়িতা ছিলেন এন্ড্রু টানেনবম, এক প্রখ্যাত অপারেটিং সিস্টেম ডিজাইন প্রশিক্ষক। তবে টানেনবম তাঁর মিনিক্স সিস্টেমের ওপর সরাসরি কাজ করে উন্নতিসাধনের অনুমতি দিতেন না। ফলে লিনুসকে মিনিক্সের সমতুল্য একটি সিস্টেম বানাতে হয়। লিনুস প্রথমে আইএ-৩২ এসেম্বলার ও সি-এর সাহায্যে একটি টার্মিনাল এমুলেটর রচনা করেন ও এটিকে কম্পাইল করে বাইনারি আকারে রূপান্তরিত করেন, যাতে এটি যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমের বাইরে ফ্লপি ডিস্ক থেকে বুট করে চালানো যায়। টার্মিনাল এমুলেটরটিতে একসাথে দুইটি থ্রেড চলত। একটি থ্রেড ছিল সিরিয়াল পোর্ট থেকে ক্যারেক্টার পড়ার জন্য, আর অন্যটি ছিল পোর্টে ক্যারেক্টার পাঠানোর জন্য। যখন লিনুসের ডিস্ক থেকে ফাইল পড়া ও লেখার প্রয়োজন পড়ল, তখন তিনি এই এমুলেটরটির সাথে একটি সম্পূর্ণ ফাইলসিস্টেম হ্যান্ডলার যোগ করেন। এরপর ধীরে ধীরে তিনি এটিকে একটি সম্পূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম কার্নেলে রূপ দেন, যাতে এটিকে পজিক্স-অনুগামী সিস্টেমসমূহের ভিত্তিরূপে ব্যবহার করা যায়। লিনাক্স কার্নেলের প্রথম সংস্করণ (০.০.১) ইন্টারনেটে প্রকাশ পায় ১৯৯১ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর। কিছুদিন পরেই ১৯৯১-এর অক্টোবরে এর দ্বিতীয় সংস্করণটি বের হয়। তখন থেকে সারা বিশ্ব থেকে হাজার হাজার ডেভেলপার লিনাক্সের এই প্রজেক্টে অংশ নিয়েছেন। এরিক রেমন্ড-এর লেখা প্রবন্ধ The Cathedral and the Bazaar-এ লিনাক্স কার্নেলের (ও অন্যান্য সমজাতীয় সফটওয়্যারের) উন্নয়নপ্রক্রিয়ার মডেল সম্পর্কে আলচনা করা হয়েছে।", "question_text": "লিনাক্স কার্নেল অপারেটিং সিস্টেমটি কে প্রথম নির্মাণ করেন ?", "answers": [{"text": "লিনুস তোরভাল্দ্‌স", "start_byte": 88, "limit_byte": 137}]} {"id": "4579428378947560307-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম কম্পিউটারের নাম কী ?", "answers": [{"text": "অ্যাবাকাস", "start_byte": 665, "limit_byte": 692}]} {"id": "3835181479414901802-18", "language": "bengali", "document_title": "সুভাষচন্দ্র বসু", "passage_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সুভাষচন্দ্রকে 'দেশনায়ক'[7] আখ্যা দিয়ে তাসের দেশ নৃত্যনাট্যটি তাঁকে উৎসর্গ করেন। উৎসর্গপত্রে লেখেন: \"স্বদেশের চিত্তে নূতন প্রাণ সঞ্চার করবার পূণ্যব্রত তুমি গ্রহণ করেছ, সেই কথা স্মরণ ক’রে তোমার নামে ‘তাসের দেশ’ নাটিকা উৎসর্গ করলুম।\"[8] আজাদ হিন্দ ফৌজের অভিযান ব্যর্থতায় পর্যবসিত হলেও, সুভাষচন্দ্রের শৌর্য ও আপোষহীন রণনীতি তাঁকে ভারতব্যাপী জনপ্রিয়তা দান করে। নেতাজির জন্মদিন বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে , ত্রিপুরায় , অসমে ও ওডিশায় রাষ্ট্রীয় ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়। স্বাধীনতার পর কলকাতার একাধিক রাস্তা তাঁর নামে নামাঙ্কিত করা হয়। বর্তমানে কলকাতার একমাত্র ইন্ডোর স্টেডিয়াম নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম তাঁর নামে নামাঙ্কিত। নেতাজির জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে দমদম বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তিত করে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রাখা হয়। তাঁর নামে কলকাতায় স্থাপিত হয় নেতাজি সুভাষ মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও নেতাজি সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং দিল্লিতে স্থাপিত হয় নেতাজি সুভাষ ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি। কলকাতা মেট্রোর দুটি স্টেশন বর্তমানে নেতাজির নামাঙ্কিত: 'নেতাজি ভবন' (পূর্বনাম ভবানীপুর) ও 'নেতাজি' (পূর্বনাম কুঁদঘাট)।", "question_text": "সুভাষচন্দ্র বসুকে কে দেশনায়ক আখ্যা দিয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "start_byte": 0, "limit_byte": 49}]} {"id": "-8786049728236379025-5", "language": "bengali", "document_title": "কাগজ", "passage_text": "চিঠি, সংবাদপত্র ও বইয়ের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান শুরু হবার পর বিশ্বব্যাপী পরিবর্তন আশে, এবং এর সাশ্রয়ী উপাদান হিসেবে কাগজ তৈরি করা ঊনবিংশ শতাব্দীতে নতুন শিল্প রূপে আবির্ভূত হয়। ১৮৪৪ সালে, কানাডিয়ান উদ্ভাবক Charles Fenerty এবং জার্মান উদ্ভাবক F.G. Keller যৌথ ভাবে কাগজ তৈরির মূল উপাদান হিসেবে কাঠের মণ্ড তৈরি করার মেশিন ও প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেন। এটা ছিল ২০০০ বছরের পুরনো ও প্রচলিত কাগজ উৎপাদন পক্রিয়ার সময়ের শেষ ও নতুন পদ্ধতির মাধ্যমে নিউজপ্রিন্ট ও অন্যান্য প্রকার কাগজ উৎপাদন কালের শুরু।[3]", "question_text": "কাগজ তৈরির মূল উপাদান কাঠের মণ্ড তৈরি করার মেশিন সর্বপ্রথম কে তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "Charles Fenerty এবং জার্মান উদ্ভাবক F.G. Keller", "start_byte": 558, "limit_byte": 639}]} {"id": "7099093308909763042-3", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "\nপশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমায় অবস্থিত কামারপুকুর গ্রামে ১৮৩৬ সালে এক দরিদ্র ধর্মনিষ্ঠ রক্ষণশীল ব্রাহ্মণ পরিবারে রামকৃষ্ণ পরমহংসের জন্ম হয়। তিনি পিতা ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায় এবং মা চন্দ্রমণি দেবীর চতুর্থ ও শেষ সন্তান। কথিত আছে, শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মের পূর্বে তাঁর পিতামাতার সম্মুখে বেশ কয়েকটি অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিল। সন্তানসম্ভবা চন্দ্রমণি দেবী দেখেছিলেন শিবলিঙ্গ থেকে নির্গত একটি জ্যোতি তাঁর গর্ভে প্রবেশ করছে। তাঁর জন্মের অব্যবহিত পূর্বে গয়ায় তীর্থভ্রমণে গিয়ে ক্ষুদিরাম গদাধর বিষ্ণুকে স্বপ্নে দর্শন করেন। সেই কারণে তিনি নবজাতকের নাম রাখেন গদাধর।[14]", "question_text": "ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৩৬ সালে", "start_byte": 189, "limit_byte": 214}]} {"id": "2799967663898118042-0", "language": "bengali", "document_title": "চিলি", "passage_text": "চিলি (স্পেনীয় ভাষায়: Chile চিলে) দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের একটি দেশ। দেশটি প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূল ঘেঁষে একটি লম্বা ফিতার মত প্রসারিত একটি ভূখণ্ড। উত্তর-দক্ষিণে চিলির দৈর্ঘ্য প্রায় ৪,২৭০ কিলোমিটার, কিন্তু এর গড় বিস্তার ১৮০ কিলোমিটারেরও কম। উত্তরের ঊষর মরুভূমি থেকে শুরু করে দক্ষিণের ঝঞ্ঝাপীড়িত হিমবাহ ও ফিয়র্ডসমূহ চিলির ভূ-দৃশ্যাবলির বৈচিত্র‌্যের স্বাক্ষর বহন করছে। দেশটির মধ্যভাগে একটি উর্বর উপত্যকা অবস্থিত। পূর্বে আন্দেস পর্বতমালা আর্জেন্টিনার সাথে সীমান্ত তৈরি করেছে। চিলির রাজধানী ও বৃহত্তম শহর সান্তিয়াগো মধ্যভাগের উপত্যকায় অবস্থিত।", "question_text": "চিলির রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "সান্তিয়াগো", "start_byte": 1381, "limit_byte": 1414}]} {"id": "-4206983729376839918-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা", "passage_text": "ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি দেশটির ঢাকা বিভাগের প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল এলাকাতে অবস্থিত। ঢাকা একটি অতিমহানগরী (মেগাশহর); ঢাকা মহানগরী এলাকার জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ।[3] জনসংখ্যার বিচারে এটি দক্ষিণ এশিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম শহর (দিল্লি, করাচি ও মুম্বইয়ের পরেই) এবং সমগ্র বিশ্বের নবম বৃহত্তম[4] শহর। জনঘনত্বের বিচারে ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ মহানগরী; ১৩৪ বর্গমাইল আয়তনের এই শহরে প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ১ লক্ষ ১৫ হাজার লোকের বাস।[5]", "question_text": "বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের বর্তমান (২০১৯) জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ", "start_byte": 711, "limit_byte": 766}]} {"id": "-4286252127699774960-1", "language": "bengali", "document_title": "খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "\nবাংলাদেশের নেতৃস্থানীয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) অন্যতম । কুয়েট খুব উচ্চ মানের শিক্ষা, প্রকৌশল পাশাপাশি মৌলিক বিজ্ঞানের প্রধান শাখাসমূহ গবেষণা ও উন্নয়নমূলক কর্মসূচীর জন্য ভালোভাবে পরিচিত। দেশের এবং বিশেষ করে দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের বর্তমান চাহিদা একটি মানসম্পন্ন শিক্ষা, গবেষণা এবং অগ্রগতি অর্জন কুয়েট এর মূল উদ্দেশ্য যা এটাকে \" শ্রেষ্ঠ কেন্দ্র\" হিসাবে গড়ে তুলেছে। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) ১৯৬৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এর প্রকৌশল অনুষদের অধীনে খুলনা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান নির্দেশে প্রতিষ্ঠানটি তার অভীষ্ট যাত্রা শুরু করে ৩রা জুন ১৯৭৪ সালে।[1]", "question_text": "খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬৭ সালে", "start_byte": 1271, "limit_byte": 1296}]} {"id": "7929958544480858253-2", "language": "bengali", "document_title": "শেখ মুজিবুর রহমান", "passage_text": "পাকিস্তানের নতুন সরকার গঠন বিষয়ে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া খান এবং পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ জুলফিকার আলী ভুট্টোর সাথে শেখ মুজিবের আলোচনা বিফলে যাওয়ার পর ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে মার্চ ২৫ মধ্যরাত্রে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকা শহরে গণহত্যা পরিচালনা করে। একই রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয় এবং পরবর্তীকালে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়।[1] রহিমুদ্দিন খান সামরিক আদালতে তাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করে তবে তা কার্যকরা হয় নি। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৯৭১-এর ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ-ভারত যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ নামে স্বাধীন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা হয়। ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ শেখ মুজিব পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। পরবর্তীকালে তিনি প্রধানমন্ত্রী হন। সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাকে ভিত্তি করে সংবিধান প্রণয়ন এবং সে অনুযায়ী রাষ্ট্র চালনার চেষ্টা সত্ত্বেও তীব্র দারিদ্র্য, বেকারত্ব, সর্বব্যাপী অরাজকতা এবং সেই সাথে ব্যাপক দুর্নীতি মোকাবেলায় তিনি কঠিন সময় অতিবাহিত করেন। ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক অস্থিরতা দমনের লক্ষ্যে ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে এক দলীয় রাজনীতি ঘোষণা করেন। এর সাত মাস পরে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তারিখে একদল সামরিক কর্মকর্তার হাতে তিনি সপরিবারে নিহত হন।", "question_text": "শেখ মুজিবুর রহমান কোন সালে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন ?", "answers": [{"text": "১০ জানুয়ারি ১৯৭২", "start_byte": 1629, "limit_byte": 1676}]} {"id": "-8880875545390041399-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ", "passage_text": "বাংলাদেশ () দক্ষিণ এশিয়ার একটি জনবহুল রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ভূ-রাজনৈতিক ভাবে বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়, পূর্ব সীমান্তে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মায়ানমারের চিন ও রাখাইন রাজ্য এবং দক্ষিণ উপকূলের দিকে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।[1] বাংলাদেশের ভূখণ্ড ভৌগোলিকভাবে একটি উর্বর ব-দ্বীপের অংশ বিশেষ। পার্শ্ববর্তী দেশের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা-সহ বাংলাদেশ একটি ভৌগোলিকভাবে জাতিগত ও ভাষাগত \"বঙ্গ\" অঞ্চলটির অর্থ পূর্ণ করে। \"বঙ্গ\" ভূখণ্ডের পূর্বাংশ পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত ছিল, যা ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ নামে স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। পৃথিবীতে যে ক'টি রাষ্ট্র জাতিরাষ্ট্র হিসেবে মর্যাদা পায় তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।", "question_text": "বাংলাদেশের নামকরণ বাংলাদেশ কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 1529, "limit_byte": 1578}]} {"id": "6732365863462618345-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "কুরআনের মোট কতগুলি সূরা আছে ?", "answers": [{"text": "১১৪", "start_byte": 500, "limit_byte": 509}]} {"id": "3262623428429356119-1", "language": "bengali", "document_title": "প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার", "passage_text": "প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ১৯১১ সালের ৫ই মে মঙ্গলবার চট্টগ্রামের বর্তমান পটিয়া উপজেলার ধলঘাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। [9] তাঁর পিতা ছিলেন মিউনিসিপ্যাল অফিসের হেড কেরানী জগদ্বন্ধু ওয়াদ্দেদার এবং মাতা প্রতিভাদেবী।[9] তাঁদের ছয় সন্তানঃ মধুসূদন, প্রীতিলতা, কনকলতা, শান্তিলতা, আশালতা ও সন্তোষ। তাঁদের পরিবারের আদি পদবী ছিল দাশগুপ্ত। পরিবারের কোন এক পূর্বপুরুষ নবাবী আমলে “ওয়াহেদেদার” উপাধি পেয়েছিলেন, এই ওয়াহেদেদার থেকে ওয়াদ্দেদার বা ওয়াদ্দার।[9] শৈশবে পিতার মৃত্যুর পর জগদ্বন্ধু ওয়াদ্দেদার তাঁর পৈতৃক বাড়ি ডেঙ্গাপাড়া সপরিবারে ত্যাগ করেন। তিনি পটিয়া থানার ধলঘাট গ্রামে মামার বাড়িতে বড় হয়েছেন।[10][9] এই বাড়িতেই প্রীতিলতার জন্ম হয়। আদর করে মা প্রতিভাদেবী তাঁকে “রাণী” ডাকতেন। [11] পরবর্তীকালে চট্টগ্রাম শহরের আসকার খানের দীঘির দক্ষিণ-পশ্চিম পাড়ে টিনের ছাউনি দেয়া মাটির একটা দোতলা বাড়িতে স্থায়ীভাবে থাকতেন ওয়াদ্দেদার পরিবার। [12] অন্তর্মুখী, লাজুক এবং মুখচোরা স্বভাবের প্রীতিলতা ছেলেবেলায় ঘর ঝাঁট দেওয়া, বাসন মাজা ইত্যাদি কাজে মা-কে সাহায্য করতেন। [13][11]", "question_text": "প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মায়ের নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "প্রতিভাদেবী", "start_byte": 522, "limit_byte": 555}]} {"id": "-2026966041417130708-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্থাপত্য", "passage_text": "বাংলায় (বর্তমান বাংলাদেশ ও যার অন্তর্ভুক্ত ছিল) ভারতীয় বৌদ্ধ শাসনের প্রথম দিককার সাম্রাজ্য ছিল পাল সাম্রাজ্য যারা অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত শাসন করে। পাল গণ স্থাপত্যের একটি নতুন ধারা তৈরি করে যা পাল ভাস্কর্য শিল্প বিদ্যালয় নামে পরিচিত ছিল। সুবিশাল বিক্রমশিলা বিহার, ওদন্তপুরু বিহার এবং জগদ্দল বিহার ছিল পালদের কিছু উল্লেখযোগ্য কীর্তি। ধর্মপাল কর্তৃক পাহাড়পুরে স্থাপিত সোমপুর মহাবিহার উপমহাদেশের বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহার এবং একে পৃথিবীর চোখে সৌন্দর্য হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ইউনেস্কো ১৯৮৫ সালে একে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। দক্ষিণপূর্ব এশিয়া, চীন, জাপান এবং তিব্বত জুড়ে পাল স্থাপত্য অনুসরণ করা হচ্ছিল। বাংলা যথার্থই \"পূর্বের কর্ত্রী\" উপাধি অর্জন করে। ড. স্টেল্লা ক্রাম্রিস্ক বলেন: \"বিহার এবং বাংলার স্থাপত্য নেপাল, বার্মা, শ্রীলংকা এবং জাভার উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে।\" ধীমান এবং ভিত্তপাল ছিলেন দুইজন বিখ্যাত পাল ভাস্কর। সোমপুর মহাবিহার সম্পর্কে জনাব জে.সি. ফ্রেঞ্চ দুঃখের সাথে বলেন: \"মিশরের পিরামিডের উপর গবেষণার জন্য আমরা প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ ডলার খরচ করি। কিন্তু আমরা যদি ঐ অর্থের শতকরা মাত্র এক ভাগ সোমপুর মহাবিহারের খননে খরচ করতাম, কে জানে কিরকম আশ্চর্যজনক আবিষ্কার সম্ভব হত।\"[3]", "question_text": "বাংলাদেশের প্রাচীনতম বৌদ্ধ স্থাপত্য কোনটি ?", "answers": [{"text": "পাল ভাস্কর্য শিল্প বিদ্যালয়", "start_byte": 545, "limit_byte": 623}]} {"id": "-4570548628098218571-7", "language": "bengali", "document_title": "ডায়াজিপাম", "passage_text": "ডায়াজিপাম হলো দ্বিতীয় বেঞ্জোডায়াজেপিন যা ডঃ লিও স্টার্নবাক আবিষ্কার করেন। যিনি হফম্যান লা রোশ কোম্পানীতে কর্মরত ছিলেন। ১৯৬০ সালে একে অনুমোদন দেয়া হয়। ক্লোরোডায়াজিপক্সাইড যা লিব্রিয়াম নামে পরিচিত ছিল কোম্পানীটি এর ইমপ্রুভড ভার্সন হিসেবে বাজারজাত করে ডায়াজিপামকে।[24] এবং অল্পদিনের মাঝেই এটা এতটাই প্রসার লাভ করে যে কোম্পানিটি র্ফামাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি জায়ান্ট হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।[25]", "question_text": "ডায়াজিপাম নামের ঘুমের ঔষধটি কে সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "ডঃ লিও স্টার্নবাক", "start_byte": 122, "limit_byte": 169}]} {"id": "-950612826569181807-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে ঢাবি) ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়;[1][2] যা বহু-অনুষদভিত্তিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত। ১৯২১ সালে তদানীন্তন ব্রিটিশ ভারতে অক্সব্রিজ শিক্ষা ব্যবস্থা অনুসরণে এটি স্থাপিত হয়। সূচনালগ্নে বিভিন্ন প্রথিতযশা বৃত্তিধারী ও বিজ্ঞানীদের দ্বারা কঠোরভাবে মান নিয়ন্ত্রিত হবার প্রেক্ষাপটে এটি প্রাচ্যের অক্সফোর্ড নামে স্বীকৃতি পায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিশেষত্ব হলো বাংলাদেশ স্বাধীন করতে এর বিশেষ অবদান ছিল। যেখানে দেশের সরকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে বিশেষ অবদান রেখেছিল। [3][4]", "question_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯২১ সালে", "start_byte": 450, "limit_byte": 475}]} {"id": "6156708266298526050-0", "language": "bengali", "document_title": "বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু", "passage_text": "বেঞ্জামিন \"বিবি\" নেতানিয়াহু (Hebrew:בנימין \"ביבי\" נתניהו; জন্ম ২১ অক্টোবর ১৯৪৯) হলেন ইসরাইলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। তিনি এছাড়াও বর্তমানে নেসেটের সদস্য হিসেবে এবং একটি লিকুড পার্টির সভাপতি হিসেবে কাজ নিয়োজিত রয়েছেন।", "question_text": "ইসরাইলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী কে ?", "answers": [{"text": "বেঞ্জামিন \"বিবি\" নেতানিয়াহু", "start_byte": 0, "limit_byte": 76}]} {"id": "-6933341184859951460-1", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "মুসলমানদের বিশ্বাসমতে আল্লাহ ফেরেশতা জিব্রাইল এর মাধ্যমে ইসলামিক নবী মুহাম্মাদ (সঃ) এর কাছে মৌখিকভাবে কুরআনের আয়াতগুলো অবতীর্ণ করেন,[6][7] দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে সম্পূর্ণ কুরআন অবতীর্ণ হয়। কুরআনের প্রথম আয়াত অবতীর্ণ হয় ৬০৯ খ্রিস্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর যখন মুহাম্মাদের বয়স ৪০ বছর[8] এবং অবতরণ শেষ হয় মুহাম্মাদের তিরোধানের বছর অর্থাৎ ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে।[1][9][10] মুসলমানরা বিশ্বাস করে থাকেন কুরআন হচ্ছে মুহাম্মাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অলৌকিক ঘটনা যা তার নবুয়তের প্রমাণস্বরূপ[11] এবং ঐশ্বরিক বার্তা প্রেরণের ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্যায় যা আদম থেকে শুরু হয়ে মুহাম্মাদের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। তবে সুফিবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করে থাকেন মুহাম্মাদের সকল কর্মকান্ডে উম্মতের কাছে বোধগম্য করে তোলার জন্যই কুরআন অবতীর্ণ করা হয়। কুরআনের আয়াতসমূহে কুরআন শব্দটি ৭০ বার এসেছে।[12]", "question_text": "মূল কুরআন রচিত হতে মোট কত বছর সময় লাগে ?", "answers": [{"text": "তেইশ", "start_byte": 382, "limit_byte": 394}]} {"id": "-3581771801532131445-3", "language": "bengali", "document_title": "মতিউর রহমান নিজামী", "passage_text": "নিজামী ১৯৪৩ সালের ৩১শে মার্চ পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার সলঙ্গী-মনমথপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৩ সালে কামিল এবং ১৯৬৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। তার পিতার নাম লুৎফর রহমান খান। ব্যক্তিগত জীবনে নিজামী সামসুন্নাহার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। সামসুন্নাহার ঢাকার মানারাত ইন্টারন্যাশনাল কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই দম্পত্তির চার পুত্র ও দুই কন্যা রয়েছে।", "question_text": "মতিউর রহমান নিজামীর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "লুৎফর রহমান খান", "start_byte": 487, "limit_byte": 528}]} {"id": "-9194362322516364694-14", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাভারত-এর রচয়িতা ব্যাসদেব। অনেক গবেষক এই মহাকাব্যের ঐতিহাসিক বিকাশ ও রচনাকালীন স্তরগুলি নিয়ে গবেষণা করেছেন। অধুনা প্রাপ্ত পাঠটির প্রাচীনতম অংশটি মোটামুটি ৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ রচিত হয়।[27] মহাভারতের মূলপাঠটি তার বর্তমান রূপটি পরিগ্রহ করে গুপ্তযুগের প্রথমাংশে (খ্রিষ্টীয় চতুর্থ শতাব্দী)।[28] মহাভারত কথাটির অর্থ হল ভরত বংশের মহান উপাখ্যান। গ্রন্থেই উল্লিখিত হয়েছে যে ভারত নামে ২৪,০০০ শ্লোকবিশিষ্ট একটি ক্ষুদ্রতর আখ্যান থেকে মহাভারত মহাকাব্যের কাহিনিটি বিস্তার লাভ করে।[29]", "question_text": "মহাভারত কথাটির অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "ভরত বংশের মহান উপাখ্যান", "start_byte": 936, "limit_byte": 999}]} {"id": "-6753956622927368880-0", "language": "bengali", "document_title": "কনস্টান্টিনোপল", "passage_text": "\nকনস্টান্টিনোপল ([Κωνσταντινούπολις Konstantinoúpolis or Κωνσταντινούπολη Konstantinoúpoli]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help); Latin: Constantinopolis; [قسطنطینیه, Kostantiniyye]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help); and modern Turkish: İstanbul) শহরটি ছিল রোমান সাম্রাজ্য, বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য, ল্যাটিন সাম্রাজ্য ও উসমানীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী। ৩২৪ খ্রিষ্টাব্দে সাবেক বাইজেন্টিয়ামে সম্রাট কন্সটান্টাইন কর্তৃক এটি পুনরায় উদ্বোধন করা হয়।[1] তার নামে এটির নামকরণ করা হয় ও ৩৩০ এর ১১ মে উৎসর্গিত হয়।[1] ১২ শতকে[2] এটি ইউরোপের সর্ববৃহৎ ও সর্বাপেক্ষা ধনী শহর ছিল।[3]", "question_text": "কনস্টান্টিনোপল সাম্রাজ্যের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "রোমান সাম্রাজ্য, বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য, ল্যাটিন সাম্রাজ্য ও উসমানীয় সাম্রাজ্যের", "start_byte": 373, "limit_byte": 593}]} {"id": "-1850954320629290188-3", "language": "bengali", "document_title": "ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল", "passage_text": "১৮৯০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। তখন তারা সফরকারী ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বিপক্ষে প্রথম মাঠে খেলতে নামে। ১৯২৬ সালে ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইম্পেরিয়াল ক্রিকেট কনফারেন্সে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড বা ডব্লিউআইসিবি যোগদান করে।[4] এরপরই তারা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করে। ১৯২৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল ৪র্থ টেস্টখেলুড়ে দলের মর্যাদা লাভ করে।[5]", "question_text": "ওয়েস্ট ইন্ডিজের জাতীয় ক্রিকেট দল কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৯০-এর দশকে", "start_byte": 0, "limit_byte": 32}]} {"id": "1686913862140811031-0", "language": "bengali", "document_title": "দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ি", "passage_text": "\nদক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ি কলকাতার অদূরে হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত একটি কালীমন্দির। এটি উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার কামারহাটি শহরের অন্তঃপাতী দক্ষিণেশ্বরে অবস্থিত। ১৮৫৫ সালে প্রসিদ্ধ মানবদরদি জমিদার রানি রাসমণি এই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন।[1] এই মন্দিরে দেবী কালীকে \"ভবতারিণী\" নামে পূজা করা হয়।[1] ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট যোগী রামকৃষ্ণ পরমহংস এই মন্দিরে কালীসাধনা করতেন।", "question_text": "দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ি কার উদ্যোগে তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "রানি রাসমণি", "start_byte": 518, "limit_byte": 549}]} {"id": "1305645042845347279-0", "language": "bengali", "document_title": "আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান", "passage_text": "আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান (জুন ১০, ১৯৪২ - জানুয়ারি ২০, ১৯৬৯) একজন শহীদ ছাত্রনেতা; তিনি আইয়ুব খানের পতনের দাবীতে মিছিল করার সময় জানুয়ারি ২০, ১৯৬৯ সালে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। তবে তিনি সর্বসমক্ষে শহীদ আসাদ নামেই অধিক পরিচিত ব্যক্তিত্ব। শহীদ আসাদ হচ্ছেন ১৯৬৯ সালের গণ-আন্দোলনে পথিকৃৎ তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের তিন শহীদদের একজন; অন্য দু'জন হচ্ছেন - শহীদ রুস্তম ও শহীদ মতিউর।[1] স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য ২০১৮ সালে তিনি স্বাধীনতা পদক পান।[2]", "question_text": "আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "জুন ১০, ১৯৪২", "start_byte": 94, "limit_byte": 124}]} {"id": "6425667600104056407-0", "language": "bengali", "document_title": "চিলি", "passage_text": "চিলি (স্পেনীয় ভাষায়: Chile চিলে) দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের একটি দেশ। দেশটি প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূল ঘেঁষে একটি লম্বা ফিতার মত প্রসারিত একটি ভূখণ্ড। উত্তর-দক্ষিণে চিলির দৈর্ঘ্য প্রায় ৪,২৭০ কিলোমিটার, কিন্তু এর গড় বিস্তার ১৮০ কিলোমিটারেরও কম। উত্তরের ঊষর মরুভূমি থেকে শুরু করে দক্ষিণের ঝঞ্ঝাপীড়িত হিমবাহ ও ফিয়র্ডসমূহ চিলির ভূ-দৃশ্যাবলির বৈচিত্র‌্যের স্বাক্ষর বহন করছে। দেশটির মধ্যভাগে একটি উর্বর উপত্যকা অবস্থিত। পূর্বে আন্দেস পর্বতমালা আর্জেন্টিনার সাথে সীমান্ত তৈরি করেছে। চিলির রাজধানী ও বৃহত্তম শহর সান্তিয়াগো মধ্যভাগের উপত্যকায় অবস্থিত।", "question_text": "চিলির রাজধানীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "সান্তিয়াগো", "start_byte": 1381, "limit_byte": 1414}]} {"id": "8078473092014907193-2", "language": "bengali", "document_title": "ইলেকট্রন", "passage_text": "ইলেকট্রন যে একটি উপআনবিক কণিকা তা সর্বপ্রথম বিজ্ঞানী জে. জে. টমসন ১৮৯৭ সালে আবিষ্কার করেন। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাভেন্ডিশ গবেষণাগারে ক্যাথোড রশ্মি নল নিয়ে গবেষণা করার সময় তিনি এই আবিষ্কার করেন। ক্যাথোড রশ্মি নল হল একটি সম্পূর্ণ বদ্ধ কাচের সিলিন্ডার যার মধ্যে দুইটি তড়িৎ ধারক (electrode) শুন্য স্থান দ্বারা পৃথ করা থাকে। যখন দুইটি তড়িৎ ধারকের মধ্যে বিভব পার্থক্য প্রয়োগ করা হয় তখন ক্যাথোড রশ্মি উৎপন্ন হয় এবং এর ফলে নলের মধ্যে আভার সৃষ্টি হয়। উপর্যুপরী পরীক্ষার মাধ্যমে টমসন প্রমাণ করেন যে চৌম্বকত্বের সাহায্যে রশ্মি থেকে ঋণাত্মক আধান পৃথক করা যায় না; তবে তড়িৎ ক্ষেত্র দ্বারা রশ্মিগুলোকে বিক্ষিপ্ত করা যায়। মূলত ইলেকট্রনের আবিষ্কার এবং এর অংশসমূহ সম্বন্ধে ধারণা লাভ করতে গিয়ে টমসনকে তিন তিনটি পরীক্ষা সম্পাদন করতে হয়েছিলো:", "question_text": "ইলেকট্রন আবিষ্কার কে করেন ?", "answers": [{"text": "জে. জে. টমসন", "start_byte": 143, "limit_byte": 171}]} {"id": "4641166304845548642-6", "language": "bengali", "document_title": "ট্রান্সমিটার", "passage_text": "\n১৮৮৭ সালে জার্মান পদার্থবিদ হেনরিক হার্টজ বেতার তরঙ্গ নিয়ে গবেষনার সময় প্রাথমিক ট্রান্সমিটার তৈরী করেন যাকে \"হার্জের অস্কিলেটর\" বলা হত। দুটো পরিবাহী কন্ডাকটরের মধ্যে বৈদ্যুতিক স্ফুলিঙ্গ আদান-প্রদানের মাধ্যমে এটা কাজ করত। ১৮৯৫ সালে, স্পার্ক ট্রান্সমিটার ব্যবহার করে মার্কোনি সর্বপ্রথম বেতার যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরী করেন। এটি কিন্তু বর্তমান সময়ের মত অডিও সম্প্রচার করতে পারত না। তার বদলে টেলিগ্রাফিক সঙ্কেত আদান-প্রদান করতে পারত। অপারেটর যিনি মর্স কোড জানতেন তিনি শব্দ শুনে অর্থ বের করতেন। রেডিও প্রযুক্তির প্রথম তিন দশকে (১৮৮৭ সাল থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত) এই স্পার্ক গ্যাপ ট্রান্সমিটারই ব্যবহার করা হত। এই সময়টুকুকে বলা হয় ওয়ারলেস টেলিগ্রাফি বা স্পার্ক এরা বা \"স্ফুলিঙ্গ যুগ\"।", "question_text": "বেতার ট্রান্সমিটার প্রথম কে তৈরী করেন ?", "answers": [{"text": "হেনরিক হার্টজ", "start_byte": 77, "limit_byte": 114}]} {"id": "-4156868640778336039-0", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ূন আহমেদ", "passage_text": "হুমায়ূন আহমেদ (১৩ নভেম্বর, ১৯৪৮ – ১৯ জুলাই, ২০১২) ছিলেন একজন বাংলাদেশী ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার, চিত্রনাট্যকার ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। তিনি বিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় বাঙালি কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক বলে গণ্য করা হয়। বাংলা কথাসাহিত্যে তিনি সংলাপপ্রধান নতুন শৈলীর জনক। অন্য দিকে তিনি আধুনিক বাংলা বৈজ্ঞানিক কল্পকহিনীর পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসাবেও তিনি সমাদৃত। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক। তাঁর বেশ কিছু গ্রন্থ পৃথিবীর নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে, বেশ কিছু গ্রন্থ স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচীর অন্তর্ভুক্ত।[1]", "question_text": "প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যু সাল কত ?", "answers": [{"text": "– ১৯ জুলাই, ২০১২", "start_byte": 85, "limit_byte": 125}]} {"id": "3787534238519049135-8", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "সারা দেশ যখন ক্ষোভে উত্তাল, তখন ইয়াহিয়া খান ঢাকায় এসে শেখ মুজিবের সঙ্গে সরকার গঠন ও ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে আলোচনা শুরু করেন। কিন্তু একই সঙ্গে সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে গণহত্যা চালানোর পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ করতে থাকে। বেলুচিস্তানের কসাই হিসেবে পরিচিত জেনারেল টিক্কা খানকে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর হিসেবে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়, কিন্তু কোন বাঙালি বিচারপতি তাঁকে শপথ পাঠ করাতে রাজি হন নি। পূর্ব পাকিস্তানে সৈন্য ও অস্ত্রশস্ত্র আনা হতে থাকে। ১০ থেকে ১৩ মার্চের মধ্যে পাকিস্তান এয়ারলাইন্স তাদের সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বাতিল করে পূর্ব পাকিস্তানে জরুরীভিত্তিতে \"সরকারি যাত্রী\" পরিবহণ করতে। এই \"সরকারি যাত্রী\"দের প্রায় সবাই ছিল সাদা পোশাকে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর সেনা। এমভি সোয়াত নামে গোলাবারুদ ও অস্ত্রশস্ত্র বোঝাই একটি পাকিস্তানি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। কিন্তু বন্দরের নাবিক ও শ্রমিকেরা মালামাল খালাস করতে অস্বীকার করে। ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের একটি দল বাঙালি প্রতিবাদকারীদের ওপর গুলি চালাতে অস্বীকার করে, যার মাধ্যমে শুরু হয় বাঙালি সৈনিকদের বিদ্রোহ। অনেক আশা সত্বেও মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক সফল হয় নি। ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে বাঙালি নিধনযজ্ঞের সবুজ সংকেত প্রদান করে সন্ধ্যায় গোপনে পশ্চিম পাকিস্তান যাত্রা করেন।", "question_text": "১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান নৌযুদ্ধের সময় পাকিস্থানের রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ইয়াহিয়া খান", "start_byte": 2834, "limit_byte": 2871}]} {"id": "7014513140733973444-9", "language": "bengali", "document_title": "ঋতুপর্ণ ঘোষ", "passage_text": "২০০৩ সালে আগাথা ক্রিস্টির দ্য মিরর ক্র্যাকড ফ্রম সাইড টু সাইড অবলম্বনে ঋতুপর্ণ তৈরি করেন একটি \"হুডানইট\" রহস্য ছবি শুভ মহরত। এই ছবিতে বিশিষ্ট অভিনেত্রী রাখী গুলজার ও শর্মিলা ঠাকুরের সঙ্গে অভিনয় করেন নন্দিতা দাস। এই বছরই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস অবলম্বনে ঋতুপর্ণ তৈরি করেন চোখের বালি। এই ছবিতেই তিনি প্রথম বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বর্যা রাইকে নিয়ে কাজ করেন।[16]", "question_text": "ঋতুপর্ণ ঘোষ পরিচালিত চোখের বালি চলচ্চিত্রটি কবে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "২০০৩ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 25}]} {"id": "4053447918705035470-0", "language": "bengali", "document_title": "কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ", "passage_text": "কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত। এটি কুমিল্লার সবচেয়ে পুরাতন এবং বিখ্যাত কলেজ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ ১৮৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। রায় বাহাদুর আনন্দ চন্দ্র রায় রানী ভিক্টোরিয়ার নামে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ঠিকাদারি পেশার সাথে যুক্ত ছিলেন এবং শিক্ষা-অনুরাগী ছিলেন। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ প্রতিষ্ঠা করার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেছেন। এই কলেজ এভাবে পরিপূর্ণ বাস্তবে রূপ নেয়। কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর ব্রিটিশ সরকার তাকে \"রায় বাহাদুর\" উপাধি প্রদান করে। তার স্মতি রক্ষার্তে ভিক্টোরিয়া কলেজের ইন্টারমেডিয়েট শাখায় প্রধান ফটকে একটি সাদা রঙের ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে। বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু ছিলেন এই কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ যিনি ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। এই কলেজ বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধিভুক্ত।", "question_text": "কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়", "start_byte": 1874, "limit_byte": 1960}]} {"id": "8441462909011504364-6", "language": "bengali", "document_title": "কেনিয়া", "passage_text": "এক নজরে কেনিয়া: দেশের নাম- কেনিয়া। অফিসিয়াল নাম - দ্য রিপাবলিক অব কেনিয়া। রাজধানী- নাইরোবি। ভাষা- সুয়াহিলি ও ইংরেজি। সরকার ব্যবস্থা - আধা প্রেসিডেন্ট শাসিত প্রজাতন্ত্র। আয়তন- ৫৮০,৩৬৭ বর্গ কিলোমিটার। লোকসংখ্যা- ৪১,০৭০,৯৩৪ জন (২০১১ সালের শুমারী অনুযায়ী)। জনসংখ্যার ঘনত্ব - প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৬৭.২ জন।মাথাপিছু আয়- ১,৭২৫ মার্কিন ডলার। স্বাধীনতা- ১২ ডিসেম্বর ১৯৬৩ (ব্রিটেন থেকে)। প্রজাতন্ত্র ঘোষণা - ১২ ডিসেম্বর ১৯৬৪। মাথাপিছু আয়- ১,৭২৯ ডলার (২০০৯ সালের হিসেব অনুযায়ী)\nমুদ্রার নাম- কেনিয়ান শিলিং। ইন্টারনেট ডোমিং- .শব। কলিং কোড- +২৫৪", "question_text": "কেনিয়ার মুদ্রার নাম কী ?", "answers": [{"text": "কেনিয়ান শিলিং", "start_byte": 1275, "limit_byte": 1315}]} {"id": "5276652884741737513-10", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিপুরা", "passage_text": "প্রশাসনিক স্বার্থে ত্রিপুরাকে ৮টি জেলা ২৩টি মহকুমা (উপবিভাগ) এবং ৫৮টি উন্নয়ন ব্লকে বিভক্ত করা হয়েছে।", "question_text": "ত্রিপুরা রাজ্যের জেলার সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "৮টি", "start_byte": 84, "limit_byte": 93}]} {"id": "9154462826247033585-0", "language": "bengali", "document_title": "আচেহ সালতানাত", "passage_text": "\n\nআচেহ সালতানাত, সরকারিভাবে আচেহ দারুসসালাম রাজতন্ত্র (Acehnese: Keurajeuën Acèh Darussalam; জাউয়ি: كاورجاون اچيه دارالسلام), ছিল আধুনিক ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশকেন্দ্রিক একটি সালতানাত। ১৬শ ও ১৭শ শতাব্দীতে এটি একটি প্রধান আঞ্চলিক শক্তি ছিল। পরে সালতানাতের ক্রমাবনতি ঘটে। কুতারাজা ছিল এর রাজধানী যা বর্তমান বান্দা আচেহ।", "question_text": "আচেহ সালতানাতের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "কুতারাজা", "start_byte": 648, "limit_byte": 672}]} {"id": "-8880298194094343119-22", "language": "bengali", "document_title": "সৌরজগৎ", "passage_text": "পৃথিবীপৃথিবী সৌরজগতের ভেতরের অংশের সবচেয়ে ঘন ও বড় গ্রহ। এটিই এ অঞ্চলের একমাত্র গ্রহ যাতে বর্তমানেও ভূতাত্ত্বিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া চলছে। এটা আমাদের জানা একমাত্র গ্রহ যাতে জীবনের অস্তিত্ব রয়েছে। এর তরল জলমণ্ডল সৌরজগতের ভেতরের অংশে অনন্য। এটিই একমাত্র গ্রহ যাতে গ্রহ টেকটোনিক পর্যবেক্ষন করা গেছে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল অন্যান্য যেকোন গ্রহ থেকে অনেক ভিন্ন। এখানে শতকরা ২১ ভাগ অক্সিজেন থাকার কারণেই জীবনের বিকাশ ঘটা সম্ভব হয়েছে। এর একটি মাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ আছে যার নাম চাঁদ বা 'মুন'। সৌরজগতের অন্য কোন পার্থিব গ্রহের এত বড় উপগ্রহ নেই।", "question_text": "পৃথিবীর কয়টি উপগ্রহ রয়েছে ?", "answers": [{"text": "এক", "start_byte": 1158, "limit_byte": 1164}]} {"id": "-1030119832655472012-0", "language": "bengali", "document_title": "গোলাম আযম", "passage_text": "গোলাম আযম (৭ নভেম্বর ১৯২২ - ২৩ অক্টোবর ২০১৪)[1] ছিলেন বাংলাদেশের একজন জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতিবীদ এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দন্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী।[2][3] তিনি ২০০০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী রাজনৈতিক সংগঠন জামায়াতে ইসলামীর আমির ছিলেন।[4] আযম ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিলেন।[5][6]", "question_text": "গোলাম আযম কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন ?", "answers": [{"text": "জামায়াতে ইসলামীর", "start_byte": 688, "limit_byte": 737}]} {"id": "-9050534599457340954-0", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র", "passage_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (English: United States of America ইউনাইটেড্ স্টেইট্‌স্ অফ্ আমেরিকা; সংক্ষেপে ইউনাইটেড স্টেটস বা ইউ. এস.) উত্তর আমেরিকায় অবস্থিত একান্ন রাজ্য ও একটি যুক্তরাষ্ট্রীয় জেলা নিয়ে গঠিত এক যুক্তরাষ্ট্রীয় সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র। এই দেশটি যুক্তরাষ্ট্র নামেও পরিচিত। উত্তর আমেরিকা মহাদেশের মধ্যভাগে অবস্থিত আটচল্লিশটি রাজ্য ও রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি অঞ্চলসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডটি পশ্চিমে প্রশান্ত ও পূর্বে আটলান্টিক মহাসাগরদ্বয়ের মধ্যস্থলে অবস্থিত; এই অঞ্চলের উত্তর ও দক্ষিণ সীমান্তে অবস্থিত যথাক্রমে কানাডা ও মেক্সিকো রাষ্ট্রদ্বয়। আলাস্কা রাজ্যটি অবস্থিত মহাদেশের উত্তর-পশ্চিমে; এই রাজ্যের পূর্ব সীমান্তে রয়েছে কানাডা ও পশ্চিমে বেরিং প্রণালী পেরিয়ে রয়েছে রাশিয়া। হাওয়াই রাজ্যটি মধ্য-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত একটি দ্বীপপুঞ্জ। এছাড়াও ক্যারিবীয় সাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের অনেক অঞ্চল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অধিকারভুক্ত।", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "ওয়াশিংটন ডিসি", "start_byte": 888, "limit_byte": 928}]} {"id": "4782779643264306308-44", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "কনস্টান্টিনোপল ও ইজমির দখলের ঘটনার কারণে তুর্কি জাতীয় আন্দোলনের সূচনা হয়। পরবর্তীতে মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের অধীনে তুর্কিরা স্বাধীনতা যুদ্ধে জয়ী হয়। ১৯২২ সালের ১ নভেম্বর সালতানাত বিলুপ্ত করা হয় এবং শেষ সুলতান ষষ্ঠ মুহাম্মদ ১৭ নভেম্বর দেশ ছেড়ে চলে যান। সালতানাত বিলুপ্ত হলেও এসময় খিলাফত বিলুপ্ত করা হয়নি। ষষ্ঠ মুহাম্মদের স্থলে দ্বিতীয় আবদুল মজিদ খলিফার পদে বসেন। ১৯২৩ সালের ২৯ অক্টোবর গ্র্যান্ড ন্যাশনাল এসেম্বলি তুরস্ককে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করে। ১৯২৪ সালের ৩ মার্চ খিলাফত বিলুপ্ত করা হলে[92] সর্বশেষ খলিফা দ্বিতীয় আবদুল মজিদ দেশত্যাগ করেন।", "question_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতন কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৯২২ সালের ১ নভেম্বর", "start_byte": 417, "limit_byte": 471}]} {"id": "-621163559591868797-2", "language": "bengali", "document_title": "কামাল চৌধুরী", "passage_text": "কামাল চৌধুরীর পুরো নাম 'কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী। ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দের ২৮ জানুয়ারি কামাল চৌধুরীর জন্ম হয়েছিল কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বিজয় করা গ্রামে। বাবা আহমদ হোসেন চৌধুরী ও মা বেগম তাহেরা হোসেনের ছয় সন্তানের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে নারায়ণগঞ্জের গোদনইল হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক (এস. এস. সি) এবং ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক (এইচ. এস. সি) পাশ করেন। তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান অধ্যয়ন করেন এবং ব্যাচেলরস ও মাস্টার্স ডিগ্রী লাভ করেন।[3]", "question_text": "ড. কামাল চৌধুরী কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দের ২৮ জানুয়ারি", "start_byte": 135, "limit_byte": 222}]} {"id": "7590812204295097636-0", "language": "bengali", "document_title": "মাইক্রোসফটের ইতিহাস", "passage_text": "মাইক্রোসফট একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক বহুজাতিক কম্পিউটার প্রযুক্তি (\"'হার্ডওয়্যার\"' ও \"'সফটওয়্যার\"') উৎপাদনকারী কোম্পানি। মাইক্রোসফটের যাত্রা শুরু হয় ৪ঠা এপ্রিল ১৯৭৫ সালে, এর প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস এবং পল এলেন এর হাত ধরে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ম্যাক্সিকোর \"আলবুকুয়ের্ক\"-এ। (Albuquerque, New Mexico)[1]", "question_text": "মাইক্রোসফট কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাকাল কবে ?", "answers": [{"text": "৪ঠা এপ্রিল ১৯৭৫ সালে", "start_byte": 427, "limit_byte": 481}]} {"id": "6609080158932905620-4", "language": "bengali", "document_title": "দক্ষিণ কোরিয়া", "passage_text": "রাষ্ট্রপতি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে ৫ বছর মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হন। মুন জে ইন ২০১৭ সাল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি।", "question_text": "দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতির নাম কী ?", "answers": [{"text": "মুন জে ইন", "start_byte": 181, "limit_byte": 204}]} {"id": "8743430511248909547-4", "language": "bengali", "document_title": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী", "passage_text": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ১৮৬৯ সালে পোরবন্দরের হিন্দু মোধ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন পোরবন্দরের দেওয়ান (প্রধান মন্ত্রী)। মা পুতলিবা করমচাঁদের চতুর্থ স্ত্রী ছিলেন। পুতলিবা প্রনামী বৈষ্ণব গোষ্ঠীর ছিলেন। করমচাঁদের প্রথম দুই স্ত্রীর প্রত্যেকেই একটি করে কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন। অজানা কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছিল (এরকম শোনা যায় যে সন্তান জন্ম দেবার সময়ে তারা মারা যান)। ধার্মিক মায়ের সাথে এবং গুজরাটের জৈন প্রভাবিত পরিবেশে থেকে গান্ধী ছোটবেলা থেকেই জীবের প্রতি অহিংসা, নিরামিষ ভোজন, আত্মশুদ্ধির জন্য উপবাসে থাকা, বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী ও সম্প্রদায়ের পারস্পরিক সহিষ্ণুতা ইত্যাদি বিষয় শিখতে শুরু করেন। তিনি জন্মেছিলেন হিন্দু বৈশ্য গোত্রে যা ছিল ব্যবসায়ী গোত্র।", "question_text": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী বা মহাত্মা গান্ধীর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "করমচাঁদ গান্ধী", "start_byte": 238, "limit_byte": 278}]} {"id": "-3932272813972309354-4", "language": "bengali", "document_title": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী", "passage_text": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ১৮৬৯ সালে পোরবন্দরের হিন্দু মোধ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন পোরবন্দরের দেওয়ান (প্রধান মন্ত্রী)। মা পুতলিবা করমচাঁদের চতুর্থ স্ত্রী ছিলেন। পুতলিবা প্রনামী বৈষ্ণব গোষ্ঠীর ছিলেন। করমচাঁদের প্রথম দুই স্ত্রীর প্রত্যেকেই একটি করে কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন। অজানা কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছিল (এরকম শোনা যায় যে সন্তান জন্ম দেবার সময়ে তারা মারা যান)। ধার্মিক মায়ের সাথে এবং গুজরাটের জৈন প্রভাবিত পরিবেশে থেকে গান্ধী ছোটবেলা থেকেই জীবের প্রতি অহিংসা, নিরামিষ ভোজন, আত্মশুদ্ধির জন্য উপবাসে থাকা, বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী ও সম্প্রদায়ের পারস্পরিক সহিষ্ণুতা ইত্যাদি বিষয় শিখতে শুরু করেন। তিনি জন্মেছিলেন হিন্দু বৈশ্য গোত্রে যা ছিল ব্যবসায়ী গোত্র।", "question_text": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী বা মহাত্মা গান্ধীর মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "পুতলিবা", "start_byte": 401, "limit_byte": 422}]} {"id": "-8786006393610288430-1", "language": "bengali", "document_title": "ডাব্লিউডাব্লিউই", "passage_text": "ডাব্লু ডাব্লুএইচ নামটিও 195২ সালে ক্যাপিটল রেস্টলিং কর্পোরেশন হিসাবে জেস ম্যাকমাহন এবং টুটস মন্ড্ট দ্বারা প্রতিষ্ঠিত পেশাদারী কুস্তি প্রচারকে বোঝায়। ২018 সালের মধ্যে এটি বিশ্বব্যাপী বৃহত্তম কুস্তি প্রচার, যা বছরে 500 টি ইভেন্ট ধারণ করে, বিভিন্ন বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ ব্র্যান্ডগুলিতে বিভক্ত, [10] এবং এটি 150 টিরও বেশি দেশে প্রায় 36 মিলিয়ন দর্শকদের কাছে উপলব্ধ। কোম্পানির বিশ্বব্যাপী সদর দপ্তর স্ট্যামফোর্ড, কানেকটিকাট-এ অবস্থিত, সারা বিশ্বের প্রধান শহরগুলির অফিসগুলিতে। [11] [12]", "question_text": "ওয়ার্ল্ড রেস্টলিং এন্টারটেইনমেন্টের সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "স্ট্যামফোর্ড, কানেকটিকাট", "start_byte": 1020, "limit_byte": 1088}]} {"id": "-6212869045921697649-2", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় জনতা পার্টি", "passage_text": "ভারতের সাধারণ নির্বাচন, ১৯৯৮ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর বিজেপি-নেতৃত্বাধীন জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট বা এনডিএ এক বছরের জন্য অটলবিহারী বাজপেয়ীর প্রধানমন্ত্রীত্বে সরকার গঠন করে। পরবর্তী নির্বাচনে এনডিএ আবার অটলবিহারী বাজপেয়ীর নেতৃত্বেই সরকার গঠন করেছিল। এই সরকার পূর্ণ সময়ের জন্য স্থায়ী হয়। এটিই ছিল ভারতের প্রথম পূর্ণ সময়ের অ-কংগ্রেসি সরকার। ২০০৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে এনডিএ অপ্রত্যাশিতভাবে পরাজিত হয়। এরপর দশ বছর বিজেপি ছিল ভারতের প্রধান বিরোধী দল। ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে গুজরাতের দীর্ঘকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে বিজেপি পুনরায় বিপুল ভোটে জয়ী হয়। সেই থেকে নরেন্দ্র মোদীর প্রধানমন্ত্রিত্বে এনডিএ সরকার ভারতে ক্ষমতাসীন রয়েছে। ২০১৫ সালের মার্চ মাসের হিসেব অনুসারে, ভারতের ১৩টি রাজ্যে এনডিএ-নেতৃত্বাধীন সরকার রয়েছে।", "question_text": "অটলবিহারী বাজপেয়ী প্রথম কত সালে ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী হন ?", "answers": [{"text": "১৯৯৮", "start_byte": 64, "limit_byte": 76}]} {"id": "1142549270009543748-1", "language": "bengali", "document_title": "ইউরোপ", "passage_text": "ইউরোপের উত্তরে উত্তর মহাসাগর, পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্বে কৃষ্ণ সাগর ও সংযুক্ত জলপথ রয়েছে। যদিও ইউরোপের সীমানার ধারণা ধ্রুপদী সভ্যতায় পাওয়া যায়, তা বিধিবহির্ভূত; যেহেতু প্রাথমিকভাবে ভূ-প্রাকৃতিক শব্দ \"মহাদেশ\"-এ সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক উপাদান অন্তর্ভুক্ত।", "question_text": "ইউরোপের দক্ষিণে কোন মহাসাগর অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "ভূমধ্যসাগর", "start_byte": 174, "limit_byte": 204}]} {"id": "7997141354018565671-1", "language": "bengali", "document_title": "আর্যভট্ট", "passage_text": "আর্যভট্টের কাজ থেকে তাঁর জন্মসাল সম্পর্কে সুস্পষ্ট তথ্য পাওয়া গেলেও তাঁর জন্মস্থান নিয়ে সুবিশেষ কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। আর্যভট্টের অন্যতম ভাষ্যকার প্রথম ভাস্করের ভাষ্য অণুযায়ী তাঁর জন্ম হয়েছিল অশ্মকা নামের একটি জায়গায়। প্রাচীন বৌদ্ধ এবং হিন্দু রীতিতে এই জায়গাটিকে নর্মদা এবং গোদাবরী নদীর মধ্যবর্তী স্থানে দক্ষিণ গুজরাট এবং উত্তর মহারাষ্ট্রের আশেপাশের একটি জায়গা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।[3][4]", "question_text": "গণিতবিদ আর্যভট্টের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "অশ্মকা", "start_byte": 535, "limit_byte": 553}]} {"id": "-9052475295073900332-62", "language": "bengali", "document_title": "প্রাণী উপাসনা", "passage_text": "একসময় ভারতে প্রচুর বিভিন্নরকম সাপের অর্চনার সমর্পণ বিদ্যমান ছিল। উত্তর ভারতে, সাপের এক নাগরাজ নামের এবং \"সাপদের রাজা\" নামে জ্ঞাত পুং রূপের উপাসনা হত। দক্ষিণ ভারতে \"সাপদের রাজার\" বদলে সত্যিকারের সাপের পূজা করা হত(, পৃ.১)। বাংলা, ভারতে মনসা- অর্চনা, অবশ্য, নরত্মারুপের সর্প দেবী, প্রতি উৎসর্গিত ছিল(, পৃ.১)।", "question_text": "ভারতের কোন জায়গায় সাপের উপাসনা করা হয় ?", "answers": [{"text": "উত্তর ভারতে", "start_byte": 180, "limit_byte": 211}]} {"id": "-7191786131172679626-4", "language": "bengali", "document_title": "খেজুর", "passage_text": "গাছে ফল উৎপাদনের জন্য সচরাচর ৪ থেকে ৮ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। তবে বাণিজ্যিকভাবে ফসল উৎপাদন উপযোগী খেজুর গাছে ফল আসতে ৭ থেকে ১০ বছর সময় লেগে যায়। পূর্ণাঙ্গ খেজুর গাছে প্রতি মৌসুমে গড়ে ৮০-১২০ কিলোগ্রাম (১৭৬-২৬৪ পাউন্ড) ফল পাওয়া যায়। বাজারজাতকরণের উপযোগী ফল আহরণের জন্য ফলের শাখাকে পাতলা হতে হয়। এর ফলে ফলগুচ্ছ নুইয়ে পড়ে, নীচের ফলগুলো বড় আকারের হয় এবং বাজে আবহাওয়া ও পাখির আক্রমণ থেকে রক্ষা পায়।", "question_text": "খেজুর গাছে খেজুর ফল আসতে কতদিন সময় লাগে ?", "answers": [{"text": "৭ থেকে ১০ বছর", "start_byte": 325, "limit_byte": 358}]} {"id": "8124584382696482200-43", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা", "passage_text": "কলকাতার যাত্রাপালা, নাটক ও গ্রুপ থিয়েটারের ঐতিহ্য সুবিদিত। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ও বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪–১৮৭৩), দীনবন্ধু মিত্র (১৮৩০–১৮৭৩), গিরিশচন্দ্র ঘোষ (১৮৪৪–১৯১২), দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩–১৯১৩), রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১–১৯৪১), ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ (১৮৬৩–১৯২৭) প্রমুখ কলকাতাকেন্দ্রিক নট ও নাট্যকারগণের হাত ধরে বাংলা নাট্যসাহিত্যে আধুনিকতার সূত্রপাত হয়েছিল। বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর পশ্চিমবঙ্গের বাংলা নাটকে যা বাস্তবমুখী গণনাট্য ও নবনাট্য ধারার সূচনা হয় তার পুরোধা ব্যক্তিত্বরা ছিলেন তুলসী লাহিড়ী (১৮৯৭–১৯৫৯), বিজন ভট্টাচার্য (১৯১৫–১৯৭৮), উৎপল দত্ত (১৯২৯–১৯৯৩), শম্ভু মিত্র (১৯১৫–১৯৯৭), তৃপ্তি মিত্র (১৯২৪–১৯৮৯) প্রমুখ নাট্যব্যক্তিত্বেরা। বাংলা নাটকের এই ঐতিহ্য বর্তমানে বহন করছেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় (জন্ম ১৯৩৫), মনোজ মিত্র (জন্ম ১৯৩৮), শাঁওলি মিত্র, ব্রাত্য বসু প্রমুখেরা। নাট্য গবেষণার উন্নতিকল্পে পশ্চিমবঙ্গ সরকার কলকাতায় পশ্চিমবঙ্গ নাট্য আকাদেমি স্থাপন করেছে। কলকাতার উল্লেখযোগ্য নাট্যমঞ্চগুলি হল স্টার থিয়েটার, মিনার্ভা থিয়েটার, মহাজাতি সদন, রবীন্দ্রসদন, শিশির মঞ্চ, মধুসূদন মঞ্চ ও গিরিশ মঞ্চ।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গ নাট্য আকাদেমি কোন শহরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "কলকাতা", "start_byte": 2378, "limit_byte": 2396}]} {"id": "4979770115065950657-0", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতার মহানাগরিক", "passage_text": "\nমহানাগরিক হচ্ছেন কলকাতা পৌরসংস্থার মেয়র। মহানাগরিকের নির্দেশেই কলকাতার পৌর প্রশাসনের যাবতীয় কার্য সম্পাদন করা হয়ে থাকে। প্রত্যেক পৌরনির্বাচনের পর পৌরসংস্থার প্রথম অধিবেশনে নির্বাচিত সদস্যদের মধ্য থেকে একজন পাঁচ বছরের জন্য মহানাগরিক নির্বাচিত হন। ইনি মেয়র-পরিষদের সভায় পৌরহিত্য করেন এবং মুখ্য রাজনৈতিক পরিচালক হিসেবে মেয়র-পারিষদদের দফতর ও ক্ষমতা বণ্টন করে দেন। কলকাতার বর্তমান মহানাগরিক হলেন ফিরহাদ হাকিম।", "question_text": "কলিকাতা পৌরসংস্থার বর্তমান (২০১৯) মহানাগরিক কে ?", "answers": [{"text": "ফিরহাদ হাকিম", "start_byte": 1080, "limit_byte": 1114}]} {"id": "1744502439946037459-1", "language": "bengali", "document_title": "আবু হানিফা", "passage_text": "নোমান ইবনে সাবিত ইবনে যুতা ইবনে মারযুবান (৬৯৯ — ৭৬৭ CE / ৮০ — ১৪৮ AH)[5](Arabic: نعمان بن ثابت بن زوطا بن مرزبان‎), উপনাম ইমাম আবু হানিফা নামেই অত্যধিক পরিচিত, ছিলেন ফিকহশাস্ত্রের একজন প্রখ্যাত বিশেষজ্ঞ এবং হিজরী প্রথম শতাব্দীর একজন গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী ব্যক্তিত্ব। ইসলামী ফিকহের সর্বাধিক প্রসিদ্ধ ও পরিচিত চারটি সুন্নি মাযহাবের একটি “হানাফি মাযহাব”-এর প্রধান ব্যক্তিত্ব ছিলেন তিনি।", "question_text": "নোমান ইবনে সাবিত ইবনে যুতা ইবনে মারযুবান কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৬৯৯", "start_byte": 110, "limit_byte": 119}]} {"id": "-3046976715549691068-11", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "কুরআনে মোট ৩০ টি পারা বা অধ্যায় রয়েছে। ১১৪টি পূর্নাঙ্গ সূরা রয়েছে। সূরাগুলো বিভিন্ন আকারের হলেও কুরআনের পারাগুলো প্রায় সমান আকারের। কুরআন মুখস্থকরণের ক্ষেত্রে সাধারণতম পারা অনুযায়ী শিক্ষা করানো হয়। যে সকল স্থানে সমগ্র কুরআন পাঠের আয়োজন করা হয় সেখানেও এই পারা অনুযায়ী করা হয়।", "question_text": "ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআনে মোট কয়টি অধ্যায় আছে ?", "answers": [{"text": "৩০", "start_byte": 29, "limit_byte": 35}]} {"id": "3384425219939550567-1", "language": "bengali", "document_title": "লাস্ট স্টোরিস", "passage_text": "কালিন্দি (রাধিকা আপ্টে) একজন কলেজ শিক্ষক, যিনি তেজস নামে তারই একজন শিক্ষার্থীর সাথে যৌন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। পরের সকালে তিনি নিজেকে প্রবোধ দেন যে এই ধরনের ঘটনা আর ঘটবে না, কিন্তু তিনি শিক্ষার্থী-শিক্ষক সম্পর্কের প্রতি জোর দেন। কয়েকটি দৃশ্যে তাকে সাক্ষাৎকারের মত পর্দার বাইরে কারও সাথে কথা বলতে দেখা যায়। এই দৃশ্যের মাঝে মাঝে তাকে বলতে দেখা যায় যে তিনি মিহির নামে একজনের স্ত্রী, যিনি তার থেকে ১২ বছরের বড়। তার নিজের প্রেম ও অসংখ্য স্বল্পকালীন সম্পর্কের ভিত্তিতে তিনি তার যৌনতা প্রকাশ করতে চান। তিনি তার সহকর্মী নীরজের (রণদীপ ঝা) সাথে ডেটিং করতে শুরু করেন, কিন্তু নীরজের একবিবাহে বিশ্বাস ও তার যৌনতার ব্যাপারে আনাড়িপনার জন্য তাদের সম্পর্ক ভেঙ্গে যায়। যখন কালিন্দি বুঝতে পারে তেজস তার সহপাঠী নাতাশার (হৃদি খখর) সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে যাচ্ছে, কিন্তু তেজস তা তীব্রভাবে অস্বীকার করে। কালিন্দি তার স্বীকারোক্তি পাওয়ার জন্য দুজনের সাথে খারাপ ব্যবহার করে। এমনকি প্রমাণ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে তেজসের কক্ষেও প্রবেশ করে। অবশেষে ক্রোধের বশবর্তী হয়ে কালিন্দি তেজসকে জানান যে তিনি তার প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন এবং নাতাশার সাথে তার সম্পর্কের জন্য তাকে শুভকামনা জানান। তেজস তাকে বলে সে তার স্নেহানুভূতি সম্পর্কে অজ্ঞাত ছিল এবং তার জন্য নাতাশাকে ছাড়তে রাজি হয়। কালিন্দি তাকে জানান যে তিনি বিবাহিত এবং তেজসকে অভিভূত করে চলে যান।", "question_text": "২০১৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত লাস্ট স্টোরিস চলচ্চিত্রে রাধিকা আপ্টের অভিনীত চরিত্রটির নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "কালিন্দি", "start_byte": 0, "limit_byte": 24}]} {"id": "2340837847895144069-2", "language": "bengali", "document_title": "ডোনাল্ড ট্রাম্প", "passage_text": "ট্রাম্প জুন ১৬, ২০১৫ তারিখে রিপাবলিকান পার্টির অধীনে ২০১৬ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তাঁর মনোনয়ন প্রার্থীতা ঘোষণা করেন। ট্রাম্প তাঁর পূর্বের প্রচারণা কর্মকান্ড দিয়ে মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ এবং জনসমর্থন অর্জনে সক্ষম হন। জুলাই ২০১৫ থেকে রিপাবলিকান পার্টির জনমত নির্বাচনের মনোনয়নের ক্ষেত্রে পছন্দের দিক থেকে তিনি ধারাবাহিকভাবে প্রথম সারিতে অবস্থান করছেন। ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি ৩০৬টি ইলেক্টরাল ভোট পেয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।", "question_text": "ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ?", "answers": [{"text": "রিপাবলিকান পার্টির", "start_byte": 72, "limit_byte": 124}]} {"id": "-3673068546043988111-2", "language": "bengali", "document_title": "মুনড্রাম পিরাই", "passage_text": "মুনড্রাম পিরাই ১৯৮২ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারী মুক্তি পেয়েছিল এবং পজিটিভ ক্রিটিকাল রিসেপশন পেয়েছিল। চলচ্চিত্রটি ব্যাপকভাবে ব্যবসা-সফল হয়েছিল এবং মাদ্রাজের (বর্তমানে চেন্নাই) এর 'সত্যম থিয়েটার' এ ৩৭৯ দিন ও অন্যান্য থিয়েটারে ২০০ দিন চলেছিল। দুটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার জিতে ছিল মুনড্রাম পিরাই, একটি সেরা অভিনেতা (কামাল হাসান) এবং আরেকটি সেরা সিনেমাটোগ্রাফী (বলু মহেন্দ্র)। এটি বলুকে ফিল্মফেয়ার পুরষ্কারও এনে দিয়েছিল সেরা পরিচালক হিসেবে এবং পাঁচটি 'তামিলনাড়ু স্টেট চলচ্চিত্র পুরষ্কার' জিতেছিল এই চলচ্চিত্রটিঃ বেস্ট ফিল্ম (থার্ড প্রাইজ), বেস্ট অভিনেতা (কামাল হাসান) এবং বেস্ট অভিনেত্রী (শ্রীদেবী)। চলচ্চিত্রটি তেলুগু ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল এবং নাম দেওয়া হয়েছিল বসন্ত কোকিলা । মহেন্দ্র পরে চলচ্চিত্রটিকে হিন্দি ভাষায় পুনঃনির্মাণ করেন এবং তার নাম দিয়েছিলেন সাদমা, যেটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৮৩ সালে এবং ওখানেও কামাল এবং শ্রীদেবী একই ধরণের চরিত্রে ছিলেন।[1][2][3][4][5][6][7][8][9][10]", "question_text": "মুনড্রাম পিরাই চলচ্চিত্রটি ১৯৮২ সালের কত তারিখে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "১৯ ফেব্রুয়ারী", "start_byte": 70, "limit_byte": 110}]} {"id": "-5443118172314527178-10", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় জনতা পার্টি", "passage_text": "নবগঠিত বিজেপি কার্যত জনসংঘের থেকে আলাদা দল হলেও, বিজেপির অধিকাংশ গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন পূর্বতন জনসংঘের সদস্য। এমনকি জনসংঘের সদস্য অটলবিহারী বাজপেয়ী বিজেপির প্রথম সভাপতি হয়েছিলেন। ঐতিহাসিক রামচন্দ্র গুহা লিখেছেন, ১৯৮০-এর দশকের গোড়ার দিকটিতে ভারতে অনেকগুলি হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গার ঘটনা ঘটেছিল। বিজেপি গোড়ার দিকে জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য জনসংঘের হিন্দু জাতীয়তাবাদী অবস্থান সম্পর্কে মধ্যপন্থা অবলম্বন করে এবং জনতা পার্টি ও গান্ধীবাদী সমাজতন্ত্রের সঙ্গে এই দলের যোগসূত্রটির দিকে বেশি গুরুত্ব আরোপ করে।[2] এই পদ্ধতিটি সফল হয়নি। ১৯৮৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপি লোকসভায় মাত্র দুটি আসন পেয়েছিল।[2] এই নির্বাচনের কয়েক মাস আগে সংঘটিত ইন্দিরা গান্ধী হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস বিরাট জনসমর্থন লাভে সক্ষম হয়। ফলে বিজেপির সাংসদ সংখ্যা কমে যায় এবং কংগ্রেস ৪০৩টি আসনে জয়লাভ করে।[20]", "question_text": "ভারতীয় জনতা পার্টির প্রথম সভাপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "অটলবিহারী বাজপেয়ী", "start_byte": 356, "limit_byte": 408}]} {"id": "-6060409413743005455-2", "language": "bengali", "document_title": "রিয়াজ গৃহীত পুরস্কার এবং মনোনয়ন তালিকা", "passage_text": "বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে তাঁর অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতার পুরস্কারে ভূষিত করে। পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচিত্রগুলি যথাক্রমে দুই দুয়ারী (২০০০),[2] দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭)[2] এবং কি যাদু করিলা (২০০৮)।[8]", "question_text": "রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক মোট কতবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 177, "limit_byte": 186}]} {"id": "-1932068319736885550-1", "language": "bengali", "document_title": "তাপসী পান্নু", "passage_text": "মডেলিংয়ে সীমিত ভূমিকা রাখার পর, রাঘবেন্দ্র রাও পরিচালিত ২০১০ সালের ঝুম্মান্ডি নাডাম তেলুগু চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে তার অভিষেক ঘটান তাপসী। এরপর তিনি কয়েকটি চলচ্চিত্রে কাজ করেন যেমন, আদুকালাম, ভাস্তাধু না রাজু এবং মি. পারফেক্ট। তার তামিল আদুকালাম চলচ্চিত্র ৫৮তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অনুষ্ঠানে ছয়টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে নেয়। তিনি এছাড়াও একটি মালয়ালম চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন এবং তিনটি তেলুগু এবং হিন্দি চলচ্চিত্রে কাজ করতে চুক্তিবদ্ধ হন। আরম্ভাম (২০১৩) তামিল চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য তিনি ২০১৪ এডিসন পুরস্কার অনুষ্ঠানে সর্বাধিক অত্যুৎসাহী সঞ্চালক-নারী পুরস্কার জেতেন। ২০১৫ সালে, তিনি সামালোচকীয় এবং বাণিজ্যিকভাবে সফল বেবি চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। ২০১৬ সালে, তিনি পিংক চলচ্চিত্রে একটি প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন। ২০১৭ সালে, প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন নাম শাবানা চলচ্চিত্রে যা ২০১৫ সালের বেবি চলচ্চিত্রের প্রিকুএল। ২০১৭ সালে তিনি দ্য গাজি অ্যাটাক যুদ্ধ চলচ্চিত্র এবং জুড়ওয়া ২ কমেডি চলচ্চিত্রে কাজ করেন।", "question_text": "ভারতীয় মডেল এবং অভিনেত্রী তাপসী পান্নুর প্রথম কোন পরিচালকের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন ?", "answers": [{"text": "রাঘবেন্দ্র রাও", "start_byte": 87, "limit_byte": 127}]} {"id": "9209818931304559600-1", "language": "bengali", "document_title": "শিখধর্ম", "passage_text": "শিখধর্ম (/ˈsɪk[invalid input: 'ɨ']zəm/; Punjabi: ਸਿੱਖੀ, sikkhī,I[1] (স্থানীয় নাম শিখী); সংস্কৃত ‘শিষ্য’ বা ‘শিক্ষা’ থেকে উৎপন্ন।[2][3]|group=note}}) হল একটি সর্বেশ্বরবাদী[4] ভারতীয় ধর্ম। খ্রিস্টীয় ১৫শ শতাব্দীতে ভারতীয় উপমহাদেশের পাঞ্জাব অঞ্চলে গুরু নানক এই ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[5] পরবর্তীকালে শিখ গুরুগণ কর্তৃক এই ধর্ম প্রসার লাভ করে শিখদের ১১জন মানব গুরু ছিলেন , যাদের সর্বপ্রথম হলেন গুরু নানক । শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুরু গ্রন্থ সাহিব যা শিখ গুরুদের রচনার সংকলন । প্রথম পাঁচ জন শিখ গুরু তা সংকলন করেছিলেন। শিখধর্ম বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ধর্মীয় গোষ্ঠী। এই ধর্মের অনুগামীর সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি।[6][7] ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যটি বিশ্বের একমাত্র শিখ সংখ্যাগুরু অঞ্চল।", "question_text": "শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "গুরু গ্রন্থ সাহিব", "start_byte": 1021, "limit_byte": 1068}]} {"id": "-3598850025282706065-8", "language": "bengali", "document_title": "গঙ্গা নদী", "passage_text": "এলাহাবাদ থেকে পশ্চিমবঙ্গের মালদহ পর্যন্ত গঙ্গা বারাণসী, পাটনা, গাজীপুর, ভাগলপুর, মির্জাপুর, বালিয়া, বক্সার, সৈয়দপুর ও চুনার শহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ভাগলপুরে নদী দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্ব দিকে বইতে শুরু করেছে। পাকুরের কাছে গঙ্গার ঘর্ষণক্ষয় শুরু হয়েছে। এরপর গঙ্গার প্রথম শাখানদী ভাগীরথী-হুগলির জন্ম, যেটি দক্ষিণবঙ্গে গিয়ে হয়েছে হুগলি নদী। বাংলাদেশ সীমান্ত পেরোনোর কিছু আগে হুগলি নদীতে গড়ে তোলা হয়েছে ফারাক্কা বাঁধ। এই বাঁধ ও ফিডার খালের মাধ্যমে জলপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে হুগলি নদীকে আপেক্ষিকভাবে পলিমুক্ত রাখা হয়। ভাগীরথী ও জলঙ্গী নদীর সঙ্গমের পর হুগলি নদীর উৎপত্তি। এই নদীর বহু উপনদী রয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় উপনদীটি হল দামোদর নদ (দৈর্ঘ্য্য ; অববাহিকার আয়তন )।[20] হুগলি নদী সাগর দ্বীপের কাছে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে।[21]", "question_text": "গঙ্গা নদীর একটি শাখানদীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "ভাগীরথী", "start_byte": 757, "limit_byte": 778}]} {"id": "-4527333491109121737-0", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন (German: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।[1]", "question_text": "পদার্থবিজ্ঞানের আপেক্ষিকতা তত্ত্বের উদ্ভাবক কে ?", "answers": [{"text": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "start_byte": 0, "limit_byte": 49}]} {"id": "2089421537139970916-6", "language": "bengali", "document_title": "মার্ক টোয়েইন", "passage_text": "টোয়েইনের বয়স যখন চার বছর, তখন তার বাবা হ্যানিবাল, মিসৌরীতে বসবাস করার জন্য চলে আসেন।[7] হ্যানিবাল মিসৌরী নদীর তীরে গড়ে ওঠা একটি ছোট্ট বন্ধরনগরী যেটা পরবর্তীতে টোয়েইনের দুই বিখ্যাত অভিযান গল্প \"দ্য এডভেঞ্চার অফ হাকলবেরী ফিন\" এবং \"দ্য এডভেঞ্চার অফ টম সয়্যার\" এ উল্লিখিত কাল্পনিক শহর সেন্ট পিটার্সবার্গ সৃস্টির পেছনে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিলো।[8]\nমিসৌরী ছিলো একটি দাস শহর এবং ছোট্ট টোয়েইন আমেরিকার দাস প্রথার ইতিহাসের সাথে এখান থেকেই পরিচিত হন। পরবর্তীতে এ অভিজ্ঞতা তিনি তাঁর লেখাতেও নানা ভাবে টেনে এনেছেন। টোয়েইনের বাবা একজন এটর্নী এবং বিচারক ছিলেন।[9]", "question_text": "স্যামুয়েল ল্যাঙ্গহোর্ণ ক্লিমেন্স-এর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যানিবাল", "start_byte": 105, "limit_byte": 132}]} {"id": "-698500785596707035-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর কোরিয়া", "passage_text": "উত্তর কোরিয়া উত্তর-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র যা কোরীয় উপদ্বীপের উত্তর অর্ধাংশ নিয়ে গঠিত। এর সরকারি নাম গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া (কোরীয় ভাষায় 조선민주주의인민공화국 চোসন্‌ মিন্‌জুজুই্যই ইন্‌মিন্‌ কোংহুয়াগুক্‌)। উত্তর কোরিয়ার উত্তরে গণচীন, উত্তর-পূর্বে রাশিয়া, পূর্বে জাপান সাগর, দক্ষিণে দক্ষিণ কোরিয়া এবং পশ্চিমে পীত সাগর অবস্থিত। দেশটির আয়তন ১,২০,৫৩৮ বর্গকিলোমিটার। উত্তর কোরিয়া রাষ্ট্রটি ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে সোভিয়েত সামরিক বাহিনী কোরীয় উপদ্বীপের উপরের অর্ধাংশ নিয়ন্ত্রণ করেছিল। ১৯৫০-এর দশকের কোরীয় যুদ্ধের পর থেকে এটি সমাজতান্ত্রিক শাসনের অধীনে রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহরের নাম পিয়ং ইয়াং। উত্তর কোরিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়া মধ্যবর্তী অবস্থিত কোরীয় সেনামুক্ত অঞ্চল ও প্রাবর অঞ্চল। আম্নোক নদী এবং তুমান নদী উত্তর কোরিয়া এবং গণচীন এর মধ্যবর্তী সীমান্তে অবস্থিত। তুমান নদী একটি অংশ একেবারে উত্তর-পূর্ব অংশে রাশিয়ার সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে।", "question_text": "উত্তর কোরিয়ার মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১,২০,৫৩৮ বর্গকিলোমিটার", "start_byte": 952, "limit_byte": 1012}]} {"id": "-860717613063850431-0", "language": "bengali", "document_title": "বীরভূম জেলা", "passage_text": "\nবীরভূম জেলা হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান বিভাগের অন্তর্গত একটি জেলা। এই জেলার সদর দফতর সিউড়ি শহরে অবস্থিত। রামপুরহাট ও বোলপুর এই জেলার অপর দুই প্রধান শহর।[1][2]", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "সিউড়ি", "start_byte": 256, "limit_byte": 274}]} {"id": "-816057341051575700-0", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "বেদ (/ˈveɪdəz/;[1] সংস্কৃত: वेद veda, \"জ্ঞান\") হল প্রাচীন ভারতে লিপিবদ্ধ তত্ত্বজ্ঞান-সংক্রান্ত একাধিক গ্রন্থের একটি বৃহৎ সংকলন। বৈদিক সংস্কৃত ভাষায় রচিত বেদই সংস্কৃত সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন এবং সনাতনধর্মের সর্বপ্রাচীন পবিত্র ধর্মগ্রন্থ।[2][3] সনাতনরা বেদকে \"অপৌরুষেয়\" (\"পুরুষ\" দ্বারা কৃত নয়, অলৌকিক)[4] এবং \"নৈর্বক্তিক ও রচয়িতা-শূন্য\" (যা নিরাকার নির্গুণ ঈশ্বর-সম্বন্ধীয় এবং যার কোনও রচয়িতা নেই)[5][6][7] মনে করেন।", "question_text": "হিন্দুধর্মের সর্বোচ্চ ধর্মগ্রন্থ বেদ কোন ভাষায় রচিত ?", "answers": [{"text": "বৈদিক সংস্কৃত", "start_byte": 307, "limit_byte": 344}]} {"id": "-7610059099400974423-0", "language": "bengali", "document_title": "আরএমএস টাইটানিকের নিমজ্জন", "passage_text": "আরএমএস টাইটানিকের নিমজ্জনের সাউদাম্পটন থেকে নিউ ইয়র্ক সিটিতে প্রথম সমুদ্রযাত্রার চার দিনের প্রথম দিন ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল রাত থেকে ১৫ এপ্রিল সকাল পর্যন্ত উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে ঘটনা ঘটেছে। সে সময়ের বৃহত্তম যাত্রীবাহী পরিষেবা, টাইটানিক জাহাজে আনুমানিক ২,২২৪মানুষ ছিল যখন এটি ২৩:৪০ (জাহাজের সময়)।[lower-alpha 1] ১৫ এপ্রিল, সোমবার ০২:২০ (০৫:১৮ জিএমটি) পর্যন্ত দুই ঘন্টা চল্লিশ মিনিট সময় ধরে এই ডুবে যাওয়ার ঘটনার ফলে ১,৫০০ বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে, যা ইতিহাসে শান্তিকালীন সময়ে প্রানঘাতী সামুদ্রিক বিপর্যয়ে পরিণত হয়েছে।", "question_text": "টাইটানিক জাহাজ দুর্ঘটনায় মোট কত জনের মৃত্যু হয় ?", "answers": [{"text": "১,৫০০ বেশি", "start_byte": 1087, "limit_byte": 1113}]} {"id": "-4726387475085643566-2", "language": "bengali", "document_title": "টেথিস সাগর", "passage_text": "প্রাচীন গ্রিক পুরাণের সমুদ্রের দেবী টেথিসের নামে এই প্রাচীন মহাসাগরের নাম দেওয়া হয় টেথিস। অস্ট্রীয় ভূতত্ত্ববিদ এডুয়ার্ড সুয়েস ১৮৯৩ সালে এই নামকরণ করেন।[5][6]", "question_text": "কে প্রথম টেথিস সাগরের নামকরণ করেন ?", "answers": [{"text": "এডুয়ার্ড সুয়েস", "start_byte": 310, "limit_byte": 356}]} {"id": "1909132395938678417-11", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "কুরআনে মোট ৩০ টি পারা বা অধ্যায় রয়েছে। ১১৪টি পূর্নাঙ্গ সূরা রয়েছে। সূরাগুলো বিভিন্ন আকারের হলেও কুরআনের পারাগুলো প্রায় সমান আকারের। কুরআন মুখস্থকরণের ক্ষেত্রে সাধারণতম পারা অনুযায়ী শিক্ষা করানো হয়। যে সকল স্থানে সমগ্র কুরআন পাঠের আয়োজন করা হয় সেখানেও এই পারা অনুযায়ী করা হয়।", "question_text": "ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরানে মোট কয়টি অধ্যায় রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৩০", "start_byte": 29, "limit_byte": 35}]} {"id": "-397795496789698810-0", "language": "bengali", "document_title": "ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "ফিফা বিশ্বকাপ (English: FIFA World Cup) (ফুটবল বিশ্বকাপ, সকার বিশ্বকাপ, অথবা শুধু বিশ্বকাপ নামেও পরিচিত) একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা যেখানে ফিফা ([FIFA বা Fédération Internationale de Football Association]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help) — উচ্চারণ: ফেদেরাসিওঁ অ্যাঁতের্নাসিওনাল্‌ দ্য ফুৎবল্‌ আসোসিয়াসিওঁ‌, অর্থাৎ \"আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা\") সহযোগী দেশগুলোর পুরুষ জাতীয় ফুটবল দল অংশ নেয়। ফিফা বিশ্ব ফুটবল নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা। ১৯৩০ সালে এই প্রতিযোগিতা শুরু হয় এবং এখন পর্যন্ত চার বছর পর পর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মাঝে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়নি।", "question_text": "ফুটবল বিশ্বকাপ মোট কত বছর অন্তর হয় ?", "answers": [{"text": "চার", "start_byte": 1128, "limit_byte": 1137}]} {"id": "-4212705336202976843-24", "language": "bengali", "document_title": "বঙ্গাব্দ", "passage_text": "পহেলা বৈশাখ, বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম দিন। বাংলাদেশে বাংলা একাডেমী কর্তৃক সংশোধিত বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুসারে এদিন উদযাপন করা হয় প্রতি বছরের এপ্রিল ১৪ তারিখে। যদিও পশ্চিমবঙ্গে তা উদযাপন করা হয় সনাতন বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুসারে। এটি পাশ্চ্যাতের বর্ষপঞ্জির মতন নির্দিষ্ট নয়। ভারতের বাঙালিরা নতুন বছর উদযাপন করে এপ্রিল ১৪ বা ১৫ তারিখে।", "question_text": "ইংরেজির কোন মাসের মাঝামাঝি সময়ে বাংলা নববর্ষ ভারতে উদযাপিত হয় ?", "answers": [{"text": "এপ্রিল", "start_byte": 814, "limit_byte": 832}]} {"id": "2969815077148315217-1", "language": "bengali", "document_title": "ফাতেমা তুজ জোহরা", "passage_text": "জোহরা তৎকালীন বৃহত্তর বগুড়া জেলার জয়পুরহাটে এক সংস্কৃতিমনা পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা সৈয়দ ফরিদ উদ্দিন একজন রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী ছিলেন।[2] জোহরা জয়পুরহাট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেন। সেই সময় থেকে তিনি সঙ্গীত চর্চা শুরু করেন, পাশাপাশি অভিনয়ও করতেন[3] জোহরা সঙ্গীতচর্চা শুরু করেন ১৯৬৩ সালে হাবীবুর রহমান সাথীর নিকট। তিনি ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত তার নিকট সঙ্গীতের তালিম গ্রহণ করেন। এরপর তিনি মিথুন দে'র নিকট সঙ্গীতের তালিন নেন।[4] এছাড়া তিনি নগেন ঘোষ এবং রফিকুল আলমের কাছে গানের তালিম নেন। গান শেখা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, \"আমার বাবা বা আমার গুরুরা, ওস্তাদ হাবীবুর রহমান, নগেন ঘোষ ও রফিকুল আলম, কেউ আমাকে বলে নি যে বড় শিল্পী হতে হবে, বরং তারা আমাকে শিখিয়েছে কীভাবে সঠিকভাবে গান করতে হয়।\"[2]", "question_text": "বাংলাদেশী সঙ্গীতশিল্পী ফাতেমা তুজ জোহরার বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সৈয়দ ফরিদ উদ্দিন", "start_byte": 256, "limit_byte": 303}]} {"id": "4019860765926428748-2", "language": "bengali", "document_title": "মুহম্মদ জাফর ইকবাল", "passage_text": "জাফর ইকবালের জন্ম, ১৯৫২ সালের ২৩ ডিসেম্বর তারিখে সিলেটে। তার পিতা মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ফয়জুর রহমান আহমদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন। বাবা ফয়জুর রহমান আহমদের পুলিশের চাকরির সুবাদে তার ছোটবেলা কেটেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায়। মুহম্মদ জাফর ইকবালের নাম আগে ছিল বাবুল। পিতা লেখালেখির চর্চা করতেন এবং পরিবারের এই সাহিত্যমনস্ক আবহাওয়ায় জাফর ইকবাল খুব অল্প বয়স থেকেই লিখতে শুরু করেন। এটিকেই তিনি তার সহজ ভাষায় লিখতে পারার গুণের কারণ বলে মনে করেন। তিনি তার প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখেন সাত বছর বয়সে। ১৯৭১ সালের ৫ মে পাকিস্তানী আর্মি এক নদীর ধারে তার দেশপ্রেমিক পিতাকে গুলি করে হত্যা করে। বিশ্ববিদ্যালয়-পড়ুয়া জাফর ইকবালকে পিতার কবর খুঁড়ে তার মাকে স্বামীর মৃত্যুর ব্যাপারটি বিশ্বাস করাতে হয়েছিল [3]", "question_text": "বাংলাদেশী লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবালের পিতার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ফয়জুর রহমান আহমদ", "start_byte": 224, "limit_byte": 271}]} {"id": "1090043551130197751-9", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "তাইগ্রিস ও ইউফ্রেতিস নদীর মধ্যবর্তী উর্বর অববাহিকাতে (যা বর্তমানে ইরাক নামে পরিচিত) বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতাগুলির একটি গড়ে উঠেছিল। এই জায়গাটি পরবর্তীতে মেসোপটেমিয়া নামে পরিচিতি লাভ করে, যার অর্থ “দুই নদীর মধ্যবর্তী ভূমি”। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দে সুমেরীয়রা দক্ষিণ মেসোপটেমিয়াতে বসতি স্থাপন করে।", "question_text": "পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতার নাম কী ?", "answers": [{"text": "মেসোপটেমিয়া", "start_byte": 432, "limit_byte": 468}]} {"id": "832325564475377672-8", "language": "bengali", "document_title": "এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক", "passage_text": "বোর্ড অব গভর্নরস্‌ কর্তৃক ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করা হয়। তিনি পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হিসেবে ব্যাংক পরিচালনা করে থাকেন। প্রেসিডেন্ট ৫ বছর সময়কালের জন্য নিযুক্ত হন। প্রয়োজনে তিনি পুণরায় নির্বাচিত হতে পারেন। সচরাচর এবং সর্বোবৃহৎ মালিকানার অধিকারী বিধায় জাপানীরাই এর প্রেসিডেন্ট হয়ে থাকেন। বর্তমান প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন তাকিহিকো নাকাও। তিনি ২০১৩ সালে হারুহিকো'র স্থলাভিষিক্ত হন।\nএডিবি'র সদর দফতর ফিলিপাইনে অবস্থিত।[5][6] এর ঠিকানা হচ্ছে -", "question_text": "এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকটির সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "ফিলিপাইনে", "start_byte": 1096, "limit_byte": 1123}]} {"id": "-4320526522663858783-1", "language": "bengali", "document_title": "মোবাইল ফোন", "passage_text": "মোটোরোলা কোম্পানিতে কর্মরত ডঃ মার্টিন কুপার[1] এবং জন ফ্রান্সিস মিচেলকে[2][3][4] প্রথম মোবাইল ফোনের উদ্ভাবকের মর্যাদা দেয়া হয়ে থাকে। তাঁরা ১৯৭৩ সালের এপ্রিলে প্রথম সফলভাবে একটি প্রায় ১ কেজি (২।২ পাউন্ড) ওজনের হাতে ধরা ফোনের মাধ্যমে কল করতে সক্ষম হন[5]। মোবাইল ফোনের প্রথম বাণিজ্যিক সংস্করণ বাজারে আসে ১৯৮৩ সালে, ফোনটির নাম ছিল মোটোরোলা ডায়না টিএসি ৮০০০এক্স (DynaTAC 8000x)। ১৯৯০ সাল থেকে ২০১১ সালের মধ্যে পৃথিবীব্যাপী মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২.৪ মিলিয়ন থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৬ বিলিয়নের বেশী হয়ে গেছে। পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার প্রায় ৮৭% মোবাইল ফোন যোগাযোগের আওতায় এসেছে[6][7][8][9]।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম মোবাইল নেটওয়ার্ক সংস্থার নাম কী ?", "answers": [{"text": "মোটোরোলা", "start_byte": 0, "limit_byte": 24}]} {"id": "7563568470004980981-2", "language": "bengali", "document_title": "আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ", "passage_text": "ইবনে সৌদ ১৮৭৬ সালের ১৫ জানুয়ারি মধ্য আরবের নজদ অঞ্চলের রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন।[6][7] দ্বিতীয় সৌদি রাষ্ট্রের শেষ শাসক আবদুর রহমান বিন ফয়সাল ছিলেন তার বাবা। আল সৌদ তথা তার পরিবার মধ্য আরবে পূর্বের ১৩০ বছর ধরে শক্তিশালী ছিল। তারা ওয়াহাবি মতাদর্শের সমর্থক ছিলেন। সৌদিরা আরব উপদ্বীপের অনেকাংশ জয় করে প্রথম সৌদি রাষ্ট্র গঠন করেছিল। পরে ১৯ শতকের প্রথমদিকে উসমানীয় শাসনাধীন মিশরের হাতে তা ধ্বংস হয়ে যায়। [8] ইবনে সৌদের মা সারাহ আল সুদাইরি ছিলেন সুদাইরি গোত্রের সদস্য[9][10]", "question_text": "ফয়সাল বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ কোন বংশের সন্তান ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আল সৌদ", "start_byte": 412, "limit_byte": 428}]} {"id": "-1450501750137438198-0", "language": "bengali", "document_title": "ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র", "passage_text": " শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র (১৪ই সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮- ২৬শে জানুয়ারি, ১৯৬৯) বাঙালি ধর্ম সংস্কারক। শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সৎসঙ্গ নামক সংগঠনের প্রবর্তক। তিনি ব্রিটিশ ভারতের বঙ্গ প্রদেশের পাবনা জেলার হিমায়তপুরে জন্মগ্রহণ করেন, যা বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্গত। ঝাড়খণ্ডের দেওঘরে মৃত্যুবরণ করেন। মূলতঃ স্বাবলম্বন ও পরনির্ভরশীলতা ত্যাগের দীক্ষাই অনুকূলচন্দ্রের সৎসঙ্গ আশ্রমের আদর্শ। তাঁর ভক্তদের সহযোগিতায় তপোবন বিদ্যালয়, দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র, ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ, মূদ্রণ প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি স্থাপন করেন।", "question_text": "শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "ব্রিটিশ ভারতের বঙ্গ প্রদেশের পাবনা জেলার হিমায়তপুরে", "start_byte": 423, "limit_byte": 567}]} {"id": "-4433558051989793153-1", "language": "bengali", "document_title": "শিখধর্ম", "passage_text": "শিখধর্ম (/ˈsɪk[invalid input: 'ɨ']zəm/; Punjabi: ਸਿੱਖੀ, sikkhī,I[1] (স্থানীয় নাম শিখী); সংস্কৃত ‘শিষ্য’ বা ‘শিক্ষা’ থেকে উৎপন্ন।[2][3]|group=note}}) হল একটি সর্বেশ্বরবাদী[4] ভারতীয় ধর্ম। খ্রিস্টীয় ১৫শ শতাব্দীতে ভারতীয় উপমহাদেশের পাঞ্জাব অঞ্চলে গুরু নানক এই ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[5] পরবর্তীকালে শিখ গুরুগণ কর্তৃক এই ধর্ম প্রসার লাভ করে শিখদের ১১জন মানব গুরু ছিলেন , যাদের সর্বপ্রথম হলেন গুরু নানক । শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুরু গ্রন্থ সাহিব যা শিখ গুরুদের রচনার সংকলন । প্রথম পাঁচ জন শিখ গুরু তা সংকলন করেছিলেন। শিখধর্ম বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ধর্মীয় গোষ্ঠী। এই ধর্মের অনুগামীর সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি।[6][7] ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যটি বিশ্বের একমাত্র শিখ সংখ্যাগুরু অঞ্চল।", "question_text": "শিখধর্মের প্রথম শিখ গুরুর নাম কী ?", "answers": [{"text": "নানক", "start_byte": 935, "limit_byte": 947}]} {"id": "-2164595374421638065-3", "language": "bengali", "document_title": "সিরিয়া", "passage_text": "সিরিয়ার প্রয়াত রাষ্ট্রপতি হাফিয আল-আসাদ পাঁচ বার গনভোট বিজয়ের মাধ্যমে নিজের কর্তৃত্ব বজায় রাখেন। তার ছেলে ও বর্তমান রাষ্ট্রপতি বাশার আল-আসাদও ২০০০ সালের এক গনভোটে সিরিয়ার রাষ্ট্রপতি পদে বহাল হন। রাষ্ট্রপতি ও তার মূল সহযোগীরাই, বিশেষত সামরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর লোকেরা, সিরিয়ার রাজনীতি ও অর্থনীতির মূল সিদ্ধান্তগুলি নিয়ে থাকেন।সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাহিনী ও বিদ্রোহীদের মধ্যে প্রায় পাঁচ বছর ধরে চলা গৃহযুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ। এই সংখ্যা জাতিসংঘ ঘোষিত সংখ্যার দ্বিগুণ। এর বাইরে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৪৫ শতাংশ সিরীয়। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।সিরিয়া যুদ্ধে প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি বিষয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘সিরিয়ান সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চের (এসসিপিআর)’ একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।প্রতিবেদনে বলা হয়, যুদ্ধের বিভীষিকায় পড়ে সিরিয়ার জাতীয় সম্পদ ও অবকাঠামো প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। নিহত হয়েছে ৪ লাখ ৭০ হাজার লোক। দেড় বছর আগে পর্যন্ত সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে এ ব্যাপারে জাতিসংঘ যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছিল এটি তার প্রায় দ্বিগুণ। জাতিসংঘের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এ সংখ্যা আড়াই লাখ।\nপ্রতিবেদন অনুযায়ী, সাকল্যে সিরিয়ার জনগণের সাড়ে ১১ শতাংশই নিহত বা আহত হয়েছে। ‘আরব বসন্ত’ নামে পরিচিত স্বৈরাচারবিরোধী তথাকথিত গণ-অভ্যুত্থানের জোয়ার সিরিয়াতেও এসে লাগে ২০১১ সালে। ওই বছরের মার্চ থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় পাঁচ বছরে এই জোয়ারের সুফল না মিললেও এই সময়ে হতাহত হয়েছে বিরাটসংখ্যক জনগোষ্ঠী।\nপ্রতিবেদনে নির্দিষ্ট করে আহত ব্যক্তির সংখ্যা বলা হয়েছে ১৯ লাখ। যুদ্ধ শুরুর আগে ২০১০ সালে সিরিয়ার মানুষের গড় আয়ু যেখানে ছিল ৭০ বছর, সেটাই ২০১৫ সালে নেমে দাঁড়ায় ৫৫ বছর ৪ মাসে। দেশটির অর্থনীতির সার্বিক ক্ষতির পরিমাণও নিতান্ত কম নয়, আনুমানিক ২৫ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার।এসসিপিআরের মতে, নিহত ৪ লাখ ৭০ হাজার লোকের মধ্যে প্রায় ৪ লাখই মারা গেছে যুদ্ধের প্রত্যক্ষ সহিংসতার শিকার হয়ে। বাকি ৭০ হাজার মারা গেছে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধের ঘাটতিতে, সংক্রামক ব্যাধিতে, খাবার ও পানির অভাবে।\nসিরিয়ার গৃহযুদ্ধ ২০১০ সালে শুরু হওয়া আরব বসন্তের বিপ্লবের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়। সিরিয়ান সেনার একটি কঠোর ব্যবস্থার দ্বারা অনুসৃত শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের একটি চেইন হিসেবে ২০১১ সালে শুরু হয়। জুলাই ২০১১ সালে , সেনাবাহিনীর দলত্যাগীরা ফ্রি সিরিয়ান সেনা গঠনের ঘোষণা করেন এবং যুদ্ধ ইউনিট গঠন শুরু হয়। এই বিরোধিতা সুন্নি মুসলমানদের দ্বারা প্রভাবিত হয়, যেখানে নেতৃস্থানীয়রা আলাউয়ি।", "question_text": "সিরিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি কে ?", "answers": [{"text": "বাশার আল-আসাদ", "start_byte": 353, "limit_byte": 388}]} {"id": "441037056674886697-1", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "মুসলমানদের বিশ্বাসমতে আল্লাহ ফেরেশতা জিব্রাইল এর মাধ্যমে ইসলামিক নবী মুহাম্মাদ (সঃ) এর কাছে মৌখিকভাবে কুরআনের আয়াতগুলো অবতীর্ণ করেন,[6][7] দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে সম্পূর্ণ কুরআন অবতীর্ণ হয়। কুরআনের প্রথম আয়াত অবতীর্ণ হয় ৬০৯ খ্রিস্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর যখন মুহাম্মাদের বয়স ৪০ বছর[8] এবং অবতরণ শেষ হয় মুহাম্মাদের তিরোধানের বছর অর্থাৎ ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে।[1][9][10] মুসলমানরা বিশ্বাস করে থাকেন কুরআন হচ্ছে মুহাম্মাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অলৌকিক ঘটনা যা তার নবুয়তের প্রমাণস্বরূপ[11] এবং ঐশ্বরিক বার্তা প্রেরণের ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্যায় যা আদম থেকে শুরু হয়ে মুহাম্মাদের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। তবে সুফিবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করে থাকেন মুহাম্মাদের সকল কর্মকান্ডে উম্মতের কাছে বোধগম্য করে তোলার জন্যই কুরআন অবতীর্ণ করা হয়। কুরআনের আয়াতসমূহে কুরআন শব্দটি ৭০ বার এসেছে।[12]", "question_text": "মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআন রচিত হতে মোট কয় বছর সময় লাগে ?", "answers": [{"text": "তেইশ বছর", "start_byte": 382, "limit_byte": 404}]} {"id": "-2184328175302319714-1", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য ([دَوْلَتِ عَلِيّهٔ عُثمَانِیّه, Devlet-i Aliyye-i Osmâniyye]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help), আধুনিক তুর্কি: [Osmanlı İmparatorluğu বা Osmanlı Devleti]error: {{lang}}: text has italic markup (help)), ঐতিহাসিকভাবে তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক বলে পরিচিত, ছিল একটি ইসলামি সাম্রাজ্য। ১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রথম উসমান উত্তরপশ্চিম আনাতোলিয়ার দ্বায়িত্ব পান সেলযুক সাম্রাজ্য কতৃক। প্রথম দিকে সেলযুক সাম্রাজ্যের প্রতি অনুগত থাকলেও সেলজুক সাম্রাজ্যের ক্রান্তিলগ্নে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।\nএবং ধীরে ধীরে একটি বৃহত সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেলজুক রাজবংশের জামাতাও ছিলেন [7] এবং প্রথম উসমানের মাতা হালিমে সুলতান ছিলেন সেলজুক শাহজাদা নুমান এর মেয়ে অর্থাৎ আর্তুগুলের স্ত্রী প্রথম মুরাদ কর্তৃক বলকান জয়ের মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্য বহুমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হয়ে উঠে এবং খিলাফতের দাবিদার হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের কনস্টান্টিনোপল জয় করার মাধ্যমে উসমানীয়রা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য উচ্ছেদ করে।\n১৫২৬ সালে হাঙ্গেরি জয়ের পর ইউরোপের বলকান অঞ্চল সমূহ নিয়ে বড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।\n[8][9][10]", "question_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১২৯৯ সালে", "start_byte": 544, "limit_byte": 569}]} {"id": "-5029160811276531097-1", "language": "bengali", "document_title": "সফটওয়্যার কোম্পানি", "passage_text": "\"সফটওয়্যার\" শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয় ১৯৫৩ সালে, তবে ১৯৬০ সালের পর থেকে এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার শুরু হয়। [1] এর পূর্বে কম্পিউটারের প্রোগ্রাম তৈরীর কাজ করতে হতো ক্রেতার অথবা UNIVAC এবং আইবিএম নির্দিষ্ট এর মত নির্দিষ্ট কিছু প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। কম্পিউটার ইউজেস কোম্পানি হল প্রথম বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান যেখানে কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং সেবা প্রদান করা হয়। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৫ সালে।[2] ১৯৬০ এর প্রথমদিকে সফটওয়্যার প্রস্ততকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হয়। আর এর কিছুদিন আগে থেকেই সর্বসাধারণের মধ্যে কম্পিউটার বিক্রির পরিমাণ বেড়ে যায়। বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারী এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে তাদের চাহিদা অনুযায়ি বিভিন্ন ধরনের সফরওয়্যারের প্রয়োজন হতে থাকে। এই সময় তৈরী হওয়া সফটওয়্যার সমূহের বেশ কিছু লেখা হয়েছিল নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের মাধ্যমে। এর থেকে আবার বেশকিছু বিনামূল্যে দেয়া হয়েছিল ঐ নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার প্রতিষ্ঠান থেকে। আবার কম্পিউটার ইউজেস কোম্পানি(১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত) এর মত বিভিনন বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেও বেশ কিছু সফটওয়্যার তৈরী করিয়ে নেয়া হয়। এই সময়ই কম্পিউটার প্রস্তুকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ যন্ত্রাংশের সাথে অপারেটিং সিস্টেম এবং প্রোগ্রামিং এনভাইরোনমেন্ট যুক্ত করে দিতে থাকে।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম সফটওয়্যার কোম্পানী কোনটি ?", "answers": [{"text": "কম্পিউটার ইউজেস", "start_byte": 644, "limit_byte": 687}]} {"id": "8519883707922961853-1", "language": "bengali", "document_title": "রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়", "passage_text": "বন্দ্যোপাধ্যায় ১৮৮৫ সালে ১২ এপ্রিল মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুরের কালিমাটি গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি বহরমপুরের কৃষ্ণনাথ কলেজ ও স্কুল থেকে ১৯০০ সালে এনট্রান্স পাস করেন। একই বছর তিনি নরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের মেয়ে কাঞ্চনমালা দেবীকে বিয়ে করেন। বন্দোপাধ্যায় ১৯০৩ সালে এফ.এ পাস করেন। এবং প্রেসিডেন্সি কলেজ ভর্তি হন। ১৯০৭ সালে ইতিহাসে অর্নাস ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯১১ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একই বিষয়ে এম.এ পাস করেন।[1]", "question_text": "বিশিষ্ট প্রত্নতাত্ত্বিক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুরের কালিমাটি গ্রামে", "start_byte": 98, "limit_byte": 219}]} {"id": "2426934616847839734-0", "language": "bengali", "document_title": "ডুবুরি (পাখি)", "passage_text": "ডুবুরি বা ডুবালু (English: Little Grebe বা Dabchick; বৈজ্ঞানিক নাম:Tachybaptus ruficollis) ট্যাশিব্যাপটাস (Tachybaptus) গণের পোডিসিপেডিডি (Podicipedidae) গোত্রের অন্তর্গত একটি ছোট আকৃতির জলজ পাখি।[2] এদের সাঁতার কাটা আর ডুব দেবার অস্বাভাবিক দক্ষতা থাকার কারণে নাম হয়েছে ডুবুরি। বিশাল এলাকা জুড়ে ডুবুরির আবাস হলেও এদের সংখ্যা কম এবং দিন দিন সংখ্যা কমেই যাচ্ছে। সারা দুনিয়ায় ৩ কোটি ১৫ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে প্রায় ৬ লাখ ১০ হাজার থেকে ৩৫ লাখ ডুবুরি রয়েছে।[3]", "question_text": "ডুবুরি বা ডুবালু পাখির বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Tachybaptus ruficollis", "start_byte": 123, "limit_byte": 145}]} {"id": "5967379598775106246-6", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "মুসলমানদের মতে এটি আল্লাহর বাণী বা বক্তব্য, যা ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদের উপর আরবি ভাষায় অবতীর্ণ হয়। তাদের মতে এটি একটি মুজিজা বা অলৌকিক গ্রন্থ যা মানব জাতির পথনির্দেশক। মুসলমানদের বিশ্বাস, কুরআনে মানব জীবনের সকল সমস্যার সমাধান রয়েছে এবং এটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান।[21]", "question_text": "মূল কুরআন কোন ভাষায় লেখা /", "answers": [{"text": "আরবি", "start_byte": 220, "limit_byte": 232}]} {"id": "-6923968898917335566-0", "language": "bengali", "document_title": "সঞ্জয় লীলা বনশালি", "passage_text": "\nসঞ্জয় লীলা বনশালি (গুজরাটি: સંજય લીલા ભણસાલી) (জন্ম: ২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৩) একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার ও সঙ্গীত পরিচালক। তিনি খামোশি: দ্য মিউজিকাল দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালনা শুরু করেন। পরবর্তীতে তার পরিচালিত হাম দিল দে চুকে সনম (১৯৯৯), দেবদাস (২০০২), ব্ল্যাক (২০০৫), ও বাজিরাও মাস্তানি (২০১৫) ব্যবসায়িক ভাবে সফল ও সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে। বনশালি চলচ্চিত্র পরিচালনা, প্রযোজনা ও চিত্রনাট্য রচনার জন্য একাধিক পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি ভারতীয় চলচ্চিত্র ও দূরদর্শন সংস্থানের প্রাক্তন ছাত্র।[1] বনশালি তার মা লীলা বনশালির নাম থেকে \"লীলা\" নামটি গ্রহণ করেছেন। তিনি ১৯৯৯ সালে এসএলবি ফিল্মস নামে একটি প্রযোজনা সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৫ সালে তিনি ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ সম্মানসূচক পুরস্কার পদ্মশ্রী লাভ করেন।", "question_text": "ভারতীয় চলচ্চিত্রে সঞ্জয় লীলা বনশালি পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র কোনটি ?", "answers": [{"text": "খামোশি: দ্য মিউজিকাল", "start_byte": 403, "limit_byte": 457}]} {"id": "1638855418388935684-0", "language": "bengali", "document_title": "স্টিভ জবস", "passage_text": "স্টিভ জবস (পুরোনাম: স্টিভেন পল জবস) (English: Steven Paul \"Steve\" Jobs) (জন্ম ফেব্রুয়ারি ২৪, ১৯৫৫, মৃত্যু ৫ অক্টোবর ২০১১)[10][11] যুক্তরাষ্ট্রের একজন উদ্যোক্তা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবক। তাকে পার্সোনাল কম্পিউটার বিপ্লবের পথিকৃৎ বলা হয়। তিনি স্টিভ ওজনিয়াক এবং রোনাল্ড ওয়েন -এর সাথে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে \"অ্যাপল কম্পিউটার\" প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি \"পিক্সার এ্যানিমেশন স্টুডিওস\"-এরও প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। ১৯৮৫ সালে অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের \"বোর্ড অব ডিরেক্টর্সের\" সদস্যদের সাথে বিরোধে জড়িয়ে তিনি অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের থেকে পদত্যাগ করেন এবং নেক্সট কম্পিউটার প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৯৬ সালে অ্যাপল কম্পিউটার নেক্সট কম্পিউটারকে কিনে নিলে তিনি অ্যাপলে ফিরে আসেন। তিনি ১৯৯৫ সালে টয় স্টোরি নামের অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন।", "question_text": "অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "স্টিভ ওজনিয়াক এবং রোনাল্ড ওয়েন", "start_byte": 553, "limit_byte": 641}]} {"id": "-5542973768221439105-8", "language": "bengali", "document_title": "গিরিশ চন্দ্র সেন", "passage_text": "তাঁর প্রথমগ্রন্থ ব্রহ্মময়ী-চরিত(জীবনী) প্রকাশিত হয় ১৮৬৯ সালে। তাঁর দ্বিতীয় গ্রন্থ 'হিতোপদেশমালা'-র গল্পগুলো ছিল কবি শেখ সাদির গুলিস্তাঁ গ্রন্থের কিছু গল্পের অনুবাদ। এটি প্রকাশিত হয়েছিল ১৮৭১ সালের ১৩ নভেম্বর ঢাকার গিরিশ প্রেস থেকে। 'ধর্ম ও নীতি' প্রকাশিত হয় ১৮৭৩ সালের ১৮ জুলাই কলকাতার ওল্ড ইন্ডিয়ান প্রেস থেকে। এরপর তিনি 'আকসিরে হেদায়েত' থেকে অনুবাদ করে প্রকাশ করেন 'ধর্ম-বন্ধু' গ্রন্থটি। এটি প্রকাশিত হয় ১৮৭৬ সালের ২০ আগস্ট কলকাতার বাহ্মসমাজ থেকে। তিনি তিন খন্ডে পারস্যের কবি হাফিজের জীবনী, নৈতিক উপদেশ ও বাণীসমূহের অনুবাদ প্রকাশ করেন। এর প্রথম খন্ড প্রকাশিত হয় ১৮৭৭ সালের ২৩ জানুয়ারি, দ্বিতীয় খন্ড প্রকাশিত হয় ১৮৯০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি এবং তৃতীয় খন্ড প্রকাশিত হয় ১৮৯৮ সালের ১৮ অক্টোবর। তিনটি গ্রন্থই প্রকাশিত হয় কলকাতার ব্রাহ্মসমাজ থেকে। 'তাজকিরাতুল আউলিয়া' নামক গ্রন্থ থেকে তিনি মুসলিম দরবেশদের বাণীসমূহ সঙ্কলন ও অনুবাদ করে প্রকাশ করেন ১৮৭৭ সালের ১৯ আগস্ট। 'দরবেশদিগের উক্তি (তাসাউফ)' শিরোনামের এই গ্রন্থটিও প্রকাশ কয় ব্রাহ্মসমাজ থেকে। উর্দুগ্রন্থ 'আকসিরে হেদায়েত' থেকে তিনি মুসলিম দরবেশগণের বাণী সঙ্কলন ও অনুবাদ করে প্রকাশ করেন। 'নীতিমালা' শিরোনামের এই গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় ১৮৭৭ সালের ১৯ আগস্ট। 'দরবেশদের ক্রিয়া'(তাসাউফ) প্রকাশিত ১৮৭৮ সালে এবং মুসলিম পীর-দরবেশরা কীভাবে আল্লাহ্‌র ইবাদত করার জন্য প্রস্তুত হন, নামাজ আদায় করেন ও কীভাবে তত্ত্বলাভ করেন, এ সম্পর্কিত আলোচনা বিষয়ক গ্রন্থের অনুবাদ 'দরবেশদিগের সাধন প্রণালী' প্রকাশিত হয় ১৮৭৯ সালের ৭ সেপ্টেম্বর। কুরআনের বাছাই করা আয়াতের অনুবাদ 'প্রবচনবলী (ধর্ম উপদেশ)' প্রকাশিত হয় ব্রাহ্মসমাজ থেকে ১৮৮০ সালের ২০ জানুয়ারি।", "question_text": "কুরআন- এর প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশচন্দ্র সেনের রচিত প্রথম গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ব্রহ্মময়ী-চরিত", "start_byte": 47, "limit_byte": 90}]} {"id": "-5853889722144994091-2", "language": "bengali", "document_title": "জহির রায়হান", "passage_text": "জহির রায়হান ১৯৩৫ সালের ১৯ আগস্ট বর্তমান ফেনী জেলার সোনাগাজি উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের মজুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের পর তিনি তার পরিবারের সাথে কলকাতা হতে বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) স্থানান্তরিত হন। তিনি ১৯৫৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাংলায় স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ব্যক্তিগত জীবনে দু'বার বিয়ে করেন: ১৯৬১ সালে সুমিতা দেবীকে এবং ১৯৬৬ সালে তিনি সুচন্দাকে বিয়ে করেন, দুজনেই ছিলেন সে সময়কার বিখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।", "question_text": "প্রখ্যাত বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালক, ঔপন্যাসিক, এবং গল্পকার জহির রায়হান কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৩৫ সালের ১৯ আগস্ট", "start_byte": 35, "limit_byte": 86}]} {"id": "5956537331637034528-0", "language": "bengali", "document_title": "উইকিলিকস", "passage_text": "উইকিলিকস(ইংরেজি: WikiLeaks) একটি আন্তর্জাতিক অলাভজনক প্রচার মাধ্যম সংস্থা যা দোষ্প্রাপ্য দলিল অপ্রকাশিত সূত্র ও মাধ্যম থেকে প্রকাশ করে। ২০০৬ সালে এটির ওয়েবসাইট দ্য সানশাইন প্রেস কর্তৃক তৈরী হয়ে অদ্যাবধি পরিচালিত হচ্ছে।[3] পরিচালনার এক বৎসরের মধ্যেই সাইটটি দাবী করে যে তাদের ডাটাবেজে ১.২ মিলিয়নেরও বেশি ডকুমেন্টস বা দলিল রক্ষিত আছে এবং প্রতিদিনই তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।.[4]", "question_text": "উইকিলিকসের ওয়েবসাইট কত সালে লেখা হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "২০০৬", "start_byte": 348, "limit_byte": 360}]} {"id": "-4862621532069178723-1", "language": "bengali", "document_title": "রিয়াজ", "passage_text": "বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে তাঁর অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতার পুরস্কারে ভূষিত করে। পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রগুলি যথাক্রমে দুই দুয়ারী (২০০০),[1] দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭)[1] এবং কি যাদু করিলা (২০০৮)।[5] রিয়াজ অভিনীত লোভে পাপ পাপে মৃত্যু ২০১৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারী বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে মুক্তি লাভ করে।[6][7] তার অভিনীত সাম্প্রতিকতম চলচ্চিত্রগুলো হল সুইটহার্ট ও কৃষ্ণপক্ষ (২০১৬)। নানা মাধ্যম ও কাজে সক্রিয় অভিনেতা রিয়াজ চ্যানেল আইয়ের হ্যান্ডসাম দি আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় মৌসুমে প্রধান বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[8][9][10][11][12][13]", "question_text": "রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক কবে প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "২০০০", "start_byte": 550, "limit_byte": 562}]} {"id": "-5338992644907237818-0", "language": "bengali", "document_title": "কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকী", "passage_text": "কুতুবুল আকতাব হযরত খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকী (Urdu: حضرت خواجہ سیّد محمد قطب الدین بختیار کاکی‎) (জন্ম ১১৭৩-মৃত্যু ১২৩৫)\nছিলেন একজন মুসলিম সুফি সাধক। তিনি চিশতিয়া তরিকার সাধক ছিলেন। তিনি খাজা মঈনুদ্দীন চিশতীর শিষ্য এবং খলিফা ছিলেন। তার নামেই দিল্লীর বিখ্যাত কুতুব মিনার \nউৎসর্গ করা হয়। শিষ্যত্ব গ্রহণ করার আগেই চিশতিয়া তরিকা শুধুমাত্র আজমির এবং নাগাউর এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। দিল্লিতে স্থায়ীভাবে এই তরিকাকে প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন।\nতাঁর দরগাহ (সমাধি) মেহরাউলের জাফর মহলের পাশেই অবস্থিত এবং পুরানো দরগাহ দিল্লিতে অবস্থিত, যেখানে তাঁর ওরশ পালিত হয়। ভারতের অনেক বিখ্যাত শাসক তাঁর ওরশ মহাসমারোহে উদযাপন করতেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন কুতুবউদ্দিন আইবাক, ইলতুতমিশ যিনি কাকীর জন্য “ঘান্দাক কি বাউলি” নামে এক গভীর নলকূপ স্থাপন করেন, শের শাহ সুরি যিনি একটি বড় গেইট তৈরী করেন, বাহাদুর শাহ ১ যিনি দরগাহের পাশে মতি মসজিদ নির্মাণ করেন, ফারুকশিয়ার যিনি মার্বেলের স্ক্রিন এবং মসজিদ নির্মাণ করেন।[1]\nতাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত শিষ্য এবং খলিফা হলেন ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার যিনি আবার দিল্লির বিখ্যাত সাধক নিজামউদ্দিন আউলিয়ার পীর (সূফি গুরু)। নিজামউদ্দির আউলিয়ার শিষ্য হলেন\nমুসলিম সুফি সাধক কবি আমির খসরু এবং নাসিরুদ্দিন চিরাগ-ই-দিল্লি এর পীর।", "question_text": "কুতুবুল আকতাব হযরত খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকীর মৃত্যু সাল কত ?", "answers": [{"text": "১২৩৫", "start_byte": 312, "limit_byte": 324}]} {"id": "4579181356898549791-0", "language": "bengali", "document_title": "আরবি লিপি", "passage_text": "\nআরবি লিপি (الأَبْجَدِيَّة العَرَبِيَّة আল্-আব্জাদীয়াহ্ আল্-ʻআরবীয়াহ্ বা الحُرُوف العَرَبِيَّة আল্-হুরুফ্ আল্-ʻআরবীয়াহ্) ২৮টি বর্ণ নিয়ে গঠিত একটি লিখন পদ্ধতি যা আরবি ও কুর্দি ভাষা লিখতে ব্যবহার করা হয়। এদের মধ্যে প্রতিটি বর্ণের একটি বিচ্ছিন্ন রূপ, আদ্য রূপ, মধ্য রূপ ও অন্ত্য রূপ হয়। আরবি লিপি ডান থেকে বাম দিকে লেখা হয়। আরবি লিপি কখনো কখনো সোমালি ও মালাগাসি ভাষাও লিখতে ব্যবহার করা হয়।", "question_text": "আরবি লিপির কোন দিক থেকে কোন দিকে লেখা হয় ?", "answers": [{"text": "ডান থেকে বাম দিকে", "start_byte": 746, "limit_byte": 791}]} {"id": "2909016710812730971-0", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন (German: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।[1]", "question_text": "আইনস্টাইন কত সালে নোবেল পুরুস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯২১", "start_byte": 712, "limit_byte": 724}]} {"id": "1170421559030914672-9", "language": "bengali", "document_title": "ফেসবুক", "passage_text": "প্রধান পরিচালনার কর্মীবৃন্দের মধ্যে রয়েছেন ক্রিস কক্স (ভাইস প্রেসিডেন্ট), শেরিল স্যান্ডবার্গ (প্রধান অপারেটিং কর্মকর্তা), মার্ক জাকারবার্গ (চেয়ারম্যান এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা)। ২০১১ সালের এপ্রিল অনুযায়ী, ফেসবুকের প্রায় ২,০০০ জন কর্মচারী রয়েছে এবং তাদের দপ্তর রয়েছে ১৫টি দেশে।[11]", "question_text": "ফেসবুকের বর্তমান চেয়ারম্যান কে ?", "answers": [{"text": "মার্ক জাকারবার্গ", "start_byte": 329, "limit_byte": 375}]} {"id": "2422959925242241796-1", "language": "bengali", "document_title": "ঈশ্বর", "passage_text": "ঈশ্বর (English: God) হল জাগতিক ক্ষমতার সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থানকারী কোন অস্তিত্ব । অনেকের মতে , এই মহাবিশ্বের জীব ও জড় সমস্তকিছুর সৃষ্টিকর্তা ও নিয়ন্ত্রক আছে মনে করা হয় । এ অস্তিত্বে বিশ্বাসীগণ ঈশ্বরের উপাসনা করে , তাদেরকে আস্তিক বলা হয় । আর অনেকে এ ধারণাকে অস্বীকার করে , এদেরকে বলা হয় নাস্তিক ।", "question_text": "ঈশ্বরের অস্তিত্বে যারা বিশ্বাসী তাদের কি বলা হয় ?", "answers": [{"text": "আস্তিক", "start_byte": 581, "limit_byte": 599}]} {"id": "1344118451250314288-5", "language": "bengali", "document_title": "উইকিলিকস", "passage_text": "উইকিলিকসের ওয়েবসাইট ৪ অক্টোবর ২০০৬ সালে নিবন্ধিত হয়।[2] উইকিলিকস ইন্টারনেটে প্রথম তথ্য প্রদর্শন করে ডিসেম্বর ২০০৬ সালে। [6] প্রতিষ্ঠানটি দাবী করছে যে, চীনা ভিন্নামতাবলম্বী ছাড়াও সাংবাদিক, গণিতবিদ এবং প্রযুক্তিবিদ হিসেবে যারা যুক্তরাষ্ট্র, তাইওয়ান, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছে তারাই উইকিলিকস্ সমৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছেন। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে সঠিকভাবে কাউকেই চিহ্নিত করা যায়নি। তবে ওয়েবসাইটে জুলিয়ান এ্যাসেঞ্জ ও সহকর্মীদেরকে উপস্থাপন করা হয়। এ্যাসেঞ্জ নিজেকে উইকিলিকসের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে দাবী করেন। দি অস্ট্রেলিয়ান পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ্যাসেঞ্জকে উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে লেখা হয়। ওয়্যার্ড ম্যাগাজিনের তথ্য মতে জানা যায়, একজন স্বেচ্ছাসেবীর মতে “এ্যাসেঞ্জের ভূমিকা হচ্ছে - প্রতিষ্ঠানটির হৃদয় ও আত্মা হিসেবে যাতে তিনি একজন প্রতিষ্ঠাতা, দার্শনিক, মুখপাত্র, সঠিক বিনিময়কারী, উদ্যোক্তা, অর্থলগ্নীকারী এবং এক কথায় সবকিছু।” জুন, ২০০৯ সালে ১,২০০ এরও বেশি নিবন্ধনকারী স্বেচ্ছাসেবী ছিল এবং উপদেষ্টা পরিষদে এ্যাসেঞ্জ-সহ ফিলিপ এডামস্‌, ওয়াং ড্যান, সি.জে. হিঙ্ক, বেন লরি, আশি ন্যামগিয়াল খামসিতসাং, জিয়াও কিয়াং, চিকো হুয়াইটেকার এবং ওয়াং ইয়োকাই ছিলেন। বর্ণিত তালিকা মোতাবেক মাদার জোনস ম্যাগাজিন ২০১০ সালে খামসিতসাংয়ের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান উইকিলিকসের পক্ষ থেকে একটি ইমেইল পেলে উপদেস্টার পদে যেতে অস্বীকৃতি জানান।", "question_text": "আন্তর্জাতিক অলাভজনক প্রচার মাধ্যম সংস্থা উইকিলিকস কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "৪ অক্টোবর ২০০৬ সালে", "start_byte": 59, "limit_byte": 110}]} {"id": "-1282324255286747867-3", "language": "bengali", "document_title": "দি অ্যাশেজ", "passage_text": "অ্যাশেজ সিরিজের নামকরণ হয়েছে বিদ্রুপাত্মকভাবে, শোকের প্রতীকিরূপে। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল ১৮৮২ সালে ওভাল টেস্টে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে জয়লাভ। ৪র্থ ইনিংসে ফ্রেড স্পফোর্থের অবিস্মরণীয় ক্রীড়ানৈপুণ্যে ইংল্যান্ড মাত্র ৮৫ রানের লক্ষ্যমাত্রায়ও পৌঁছুতে পারেনি। এতে স্পফোর্থ ৪৪ রানের বিনিময়ে ৭ উইকেট লাভ করেছিলেন। ফলে, ইংল্যান্ড তার নিজ ভূমিতে অনুষ্ঠিত প্রথম সিরিজে ঐ মাঠে প্রথমবারের মতো ১–০ ব্যবধানে হেরে যায়। ফলে লন্ডনের প্রধান সংবাদপত্র দ্য স্পোর্টিং টাইমস্‌ তাদের প্রতিবেদনে ইংরেজ ক্রিকেট নিয়ে বিদ্রুপাত্মকভাবে বিখ্যাত উক্তি মুদ্রিত করে:[1]\n", "question_text": "প্রথম বছর কোন দল অ্যাশেজ বা দি অ্যাশেজ সিরিজ জয় করে ?", "answers": [{"text": "অস্ট্রেলিয়া", "start_byte": 185, "limit_byte": 221}]} {"id": "3661955588237544767-0", "language": "bengali", "document_title": "সুন্দরবন", "passage_text": "সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম। গঙ্গা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুই জেলা উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জুড়ে বিস্তৃত। সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি।[2]। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার[3] রয়েছে বাংলাদেশে [4] এবং বাকি অংশ রয়েছে ভারতের মধ্যে। সুন্দরবন ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এর বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ বস্তুত একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিখণ্ডের সন্নিহিত অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে; যথাক্রমে “সুন্দরবন” ও “সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান” নামে। সুন্দরবনকে জালের মত জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ক্ষুদ্রায়তন দ্বীপমালা। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল।[3] বনভূমিটি, স্বনামে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়াও নানান ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। জরিপ মোতাবেক ১০৬ বাঘ ও ১০০০০০ থেকে ১৫০০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে এখন সুন্দরবন এলাকায়। ১৯৯২ সালের ২১শে মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক ঘুরতে আসে। দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটক সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দার্যে মুগ্ধ। করার মাধ্যমে তার প্রকৃতি থেকে বিভিন্ন জ্ঞান অর্জন করে।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন এলাকায় কোন জাতীয় উদ্ভিদের দেখা পাওয়া যায় ?", "answers": [{"text": "ম্যানগ্রোভ", "start_byte": 1037, "limit_byte": 1067}]} {"id": "-8499230139436918370-1", "language": "bengali", "document_title": "খিচুড়ি", "passage_text": "ধারণা করা হয় বাংলা খিচুড়ি শব্দটি সংস্কৃত খিচ্চা থেকে এসেছে।[4][5] অঞ্চলভেদে শব্দটির তৃতীয় ব্যঞ্জনবর্ণের উচ্চারণ ও ব্যবহারে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। বাঙালি পরিমন্ডলে খিচুড়ি উচ্চারণ করা হলেও কোথাও কোথাও খিচুরি বলতে শোনা যায়। হিন্দীভাষীরা ড় এবং উর্দুভাষীরা র ব্যবহার করে থাকেন খিচুড়ি উচ্চারণে।", "question_text": "খিচুড়ি শব্দটির উৎপত্তি কোথা থেকে ?", "answers": [{"text": "খিচ্চা", "start_byte": 115, "limit_byte": 133}]} {"id": "-619753990847023335-5", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "ব্যাবহারিক বিভাজনগুলো যথাক্রমে ঋক , সাম , যজু ও অথর্ব । বৈদিক ধর্মগ্রন্থ বা শ্রুতি সংহিতা নামে পরিচিত চারটি প্রধান সংকলনকে কেন্দ্র করে লিপিবদ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম তিনটি ঐতিহাসিক বৈদিক ধর্মের যজ্ঞ অনুষ্ঠান-সংক্রান্ত:", "question_text": "হিন্দুধর্মের সর্বোচ্চ ধর্মগ্রন্থ বেদের তৃতীয় ভাগের নাম কী ?", "answers": [{"text": "যজু", "start_byte": 108, "limit_byte": 117}]} {"id": "-6201010927401392780-0", "language": "bengali", "document_title": "প্রথম আবদুল্লাহ, জর্ডান", "passage_text": "আবদুল্লাহ বিন আল-হুসাইন (ফেব্রুয়ারি ১৮৮২ – ২০ জুলাই ১৯৫১) (আরবি: عبد الله الأول بن الحسين) মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি হুসাইন বিন আলী ও তার প্রথম স্ত্রী আবদিয়া বিনতে আবদুল্লাহর দ্বিতীয় পুত্র। তিনি ইস্তানবুল, তুরস্ক ও হেজাজে শিক্ষালাভ করেন। আবদুল্লাহ ১৯০৯ থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত মক্কার প্রতিনিধি হিসেবে উসমানীয় সংসদের দায়িত্ব পালন করেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ব্রিটিশদের সাথে মিত্রতা স্থাপন করেন। ১৯১৬ থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত তিনি ব্রিটিশ সামরিক কর্মকর্তা টি ই লরেন্সের সাথে তিনি কাজ করেন।[1] উসমানীয়দের বিরুদ্ধে সংঘটিত আরব বিদ্রোহে তিনি অন্যতম স্থপতি ও পরিকল্পক। ১৯২১ থেকে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত তিনি ট্রান্সজর্ডানের শাসক ছিলেন যা থেকে পরবর্তীতে জর্ডানের জন্ম হয়।[2] ১৯২১ থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত তিনি ব্রিটিশ মেন্ডেটের অধীনে আমির হন। ১৯৪৬ সাল থেকে ১৯৫১ সালে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি জর্ডানের স্বাধীন বাদশাহ হিসেবে অধিষ্ঠিত ছিলেন।", "question_text": "আবদুল্লাহ বিন আল-হুসাইন কত সালে মক্কার আমির হন ?", "answers": [{"text": "১৯২১", "start_byte": 1766, "limit_byte": 1778}]} {"id": "-27939888558760455-8", "language": "bengali", "document_title": "কাতার", "passage_text": "আরবি ভাষা কাতারের সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় ৫৬% লোক আরবি ভাষাতে কথা বলেন। প্রায় এক-চতুর্থাংশ লোক ফার্সি ভাষায় কথা বলেন। বাকীরা ভারতীয় উপমহাদেশের ও ফিলিপিন দ্বীপপুঞ্জের অন্যান্য ভাষাতে কথা বলেন। আন্তর্জাতিক কাজকর্মে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়।", "question_text": "কাতারের সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "আরবি", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "7099508285506305250-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ সরকার", "passage_text": "বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হলেন শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী, যিনি ২৯শে ডিসেম্বর ২০০৮ এর সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ের ফলাফলস্বরূপ ২০০৯-এর ৬ জানুয়ারি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তার দ্বারা পরিচালিত হয় এবং এবং এর ১৪ দলীয় মহাজোট দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্য পদলাভের মাধ্যমে বিজয় লাভ করে এবং সাংখ্যিকভাবে ২৯৯ টি আসনের মাঝে ২৩০ টি আসন এই দলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।[1]", "question_text": "বর্তমানে বাংলাদেশে কোন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় রয়েছে ?", "answers": [{"text": "আওয়ামী লীগ", "start_byte": 592, "limit_byte": 623}]} {"id": "6189104521427274688-2", "language": "bengali", "document_title": "জরায়ুমুখ ক্যান্সার", "passage_text": "২০ বছরের কম বয়সীদের নিচে এ রোগ সাধারণত হয় না। আক্রান্তরা সাধারণত ৩৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সী হয়ে থাকেন। ৬০ বছরের পরও এ রোগ হতে পারে, তবে সংখ্যা তুলনামূলক কম। উপযুক্ত চিকিৎসায় শতভাগ আরোগ্য সম্ভব। হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) হিউম্যান পেপিলোমা বা এইচপি ভাইরাস জরায়ুমুখের ক্যানসারের একটি অন্যতম কারণ, তবে এটি একমাত্র কারণ নয়। যৌন সংযোগে এর সংক্রমণ ঘটে। সংক্রমণের এক যুগেরও বেশি সময় ধরে জরায়ুমুখের স্বাভাবিক কোষ পরিবর্তিত হতে থাকে এবং একসময় তা ক্যান্সারে রূপ নেয়। এযাবৎ (প্রেক্ষিত ২০১০) ১০০ ধরণের এইচপি ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে, যার বেশিরভাগই জরায়ু ক্যান্সারের জন্য অতোটা ঝুঁকিপূর্ণ নয়। তবে এইচপিভি-১৬, এইচপিভি ১৮, এইচপিভি-৬, এইচপিভি-১১ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। স্বাভাবিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত নারীদের জরায়ু প্রায়ই এইচপি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে। এতে কোনো উপসর্গ থাকে না বা শারীরিক পরীক্ষায় কোনো চিহ্ন বা ক্ষত পাওয়া যায় না। এর জন্য কোনো চিকিৎসারও প্রয়োজন নেই। শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতাবলে ১৮-২৪ মাসের মধ্যে জরায়ু প্রায় সব এইচপি ভাইরাস থেকে মুক্ত হয়ে যায়। জরায়ুতে এইচপি ভাইরাস দীর্ঘদিন স্থায়ী হলে, জরায়ু কোষে পরিবর্তনের সূত্রপাত হয় এবং ধীরে ধীরে তা ক্যান্সারে রূপ নেয়।", "question_text": "জরায়ুমুখ ক্যান্সারের জন্য কোন ভাইরাস দায়ী ?", "answers": [{"text": "হিউম্যান পেপিলোমা", "start_byte": 504, "limit_byte": 553}]} {"id": "-8556125080055852510-17", "language": "bengali", "document_title": "সত্যজিৎ রায়", "passage_text": "১৯৬৪ সালে সত্যজিৎ চারুলতা ছবিটি নির্মাণ করেন, যেটি ছিল তাঁর কর্মজীবনের এই পর্বের শেষ ছবি, এবং অনেক সমালোচকের মতে তাঁর সবচেয়ে সফল চলচ্চিত্র। [22] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্প নষ্টনীড় অবলম্বনে নির্মিত ছবিটিতে ১৯শ শতকের এক নিঃসঙ্গ বাঙালি বধূ চারু ও ঠাকুরপো অমলের প্রতি তার অনুভূতির কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে। মোৎসার্টীয় এই ছবিটিকে প্রায়ই \"নিখুঁত\" বলে অভিহিত করা হয়। সত্যজিৎ নিজেও বলেছেন যে এই ছবিটিতে তাঁর ভুলের সংখ্যা সবচেয়ে কম এবং এটিই তাঁর নির্মিত একমাত্র ছবি, যেটি আবার সুযোগ পেলে তিনি ঠিক একইভাবে বানাতেন। [23] ছবিটিতে চারু চরিত্রে মাধবী মুখোপাধ্যায়ের অভিনয় এবং সুব্রত মিত্র ও বংশী দাশগুপ্তের কাজ উচ্চপ্রশংসা পায়। ছবিটির দুটি দৃশ্য সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। প্রথমটি হচ্ছে ছবিটির নির্বাক প্রথম সাত মিনিট, যা চারুর একঘেয়েমি জীবন ফুটিয়ে তোলে, এবং দ্বিতীয়টি হল \"বাগানের দোলনার দৃশ্য\", যেখানে চারু অমলের জন্য তার ভালবাসার মুখোমুখি হয়। এ পর্বে সত্যজিতের নির্মিত অন্যান্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে মহানগর, তিন কন্যা, অভিযান এবং কাপুরুষ ও মহাপুরুষ।", "question_text": "সত্যজিৎ রায় পরিচালিত সর্বশেষ বাংলা চলচ্চিত্র কোনটি ?", "answers": [{"text": "চারুলতা", "start_byte": 48, "limit_byte": 69}]} {"id": "8716835050961873209-0", "language": "bengali", "document_title": "বৌদ্ধ ধর্ম", "passage_text": "\n\nবৌদ্ধ ধর্ম গৌতম বুদ্ধ কর্তৃক প্রচারিত একটি ধর্ম বিশ্বাস এবং জীবন দর্শন। অনুসারীদের সংখ্যায় বৌদ্ধধর্ম বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ধর্ম।[2] আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দিতে গৌতম বুদ্ধের জন্ম। বুদ্ধের পরিনির্বাণের পরে ভারতীয় উপমহাদেশ সহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের প্রসার হয়। বর্তমানে বৌদ্ধ ধর্ম দুটি প্রধান মতবাদে বিভক্ত। প্রধান অংশটি হচ্ছে হীনযান বা থেরবাদ (সংস্কৃত: স্থবিরবাদ)। দ্বিতীয়টি মহাযান নামে পরিচিত। বজ্রযান বা তান্ত্রিক মতবাদটি মহাযানের একটি অংশ। শ্রীলংকা, ভারত, ভুটান, নেপাল, লাওস, কম্বোডিয়া, মায়ানমার, চীন, জাপান, মঙ্গোলিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ও কোরিয়াসহ পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশে এই ধর্মবিশ্বাসের অনুসারী রয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৌদ্ধধর্মাবলম্বী বাস করেন চীনে। বাংলাদেশের উপজাতীদের বৃহত্তর অংশ বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত।", "question_text": "বৌদ্ধধর্মের প্রচারক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "গৌতম বুদ্ধ", "start_byte": 31, "limit_byte": 59}]} {"id": "-5689847581652897887-0", "language": "bengali", "document_title": "তাজিংডং", "passage_text": "তাজিংডং (বিজয় নামেও পরিচিত) বাংলাদেশের একটি পর্বতশৃঙ্গ। সরকারিভাবে এটি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ [1] এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় বান্দরবন জেলার রুমা উপজেলার সাইচল পর্বতসারিতে অবস্থিত। সরকারী হিসেবে তাজিংডং পর্বতের উচ্চতা ১,২৮০ মিটার (৪১৯৮.৪ ফুট) । [2] পূর্বে কেওক্রাডংকে দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মনে করা হত, আধুনিক গবেষণায় এই তথ্য ভুল প্রমাণিত হয়েছে। [3] বর্তমানে বেসরকারী গবেষণায় সাকা হাফং পর্বতকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ দাবী করা হয়, তবে এটি এখনও সরকারি স্বীকৃত নয়। [4]", "question_text": "বাংলাদেশের উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গের নাম কী ?", "answers": [{"text": "তাজিংডং", "start_byte": 0, "limit_byte": 21}]} {"id": "-8738126845861758945-3", "language": "bengali", "document_title": "কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ", "passage_text": "উত্তর জনপদের ঐতিহ্যমন্ডিত শিক্ষায়তন কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ। দুধকুমর, তিস্তা, ধরলা-বিধৌত এ অঞ্চলের মানুষের মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেয়ার ঐকান্তিক আকাঙ্ক্ষা থেকেই ১৯৬১ সালে স্থাপিত হয় এ প্রতিষ্ঠানটি। এই কলেজটির জন্ম ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বহু ত্যাগী শিক্ষাব্রতী মানুষের নাম। তাঁদের সবার তথ্য আজ আর উদ্ধারযোগ্য নয়। কোনো কোনো ঘটনা হারিয়ে গেছে বিস্মৃতির আড়ালে, কারো কারো অবদান ঢাকা পড়ে গেছে কালের ধুলিমলিন গর্ভে। তদানিন্তন মককুমা প্রশাসক সলিমউদ্দিন আহমেদ (ইপিসিএস) এর সার্বিক সহযোগিতায় ১৯৬১ সালে গড়ে উঠে এ কলেজ। এ ছাড়াও প্রতিষ্ঠানটি গড়ে ওঠার পেছনে যাঁদের অবদান স্মরণ করতে হয় তাঁরা হলেন প্রাক্তন মন্ত্রী ও জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার জনাব রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ ভোলা মিয়া, আহমদ আলী বকসী, এ্যাডভোকেট আমানউল্লাহ প্রমুখ। মানবিক ও কমার্স বিভাগ নিয়ে তখনকার কুড়িগ্রাম হাই স্কুলে শুরু হয় কুড়িগ্রাম কলেজের যাত্রা। এ সময়ে কলেজের প্রশাসনিক কাজ দেখা শুনা করতেন বাবু প্রানবল্ভব করঞ্জাই। হাইস্কুলের শিক্ষক ক্ষীতিন্দ্রনাথ রায় খন্ডকালিন শিক্ষক হিসেবে ইংরেজি বিষয়ের ক্লাস নিতেন। স্কুলভবনে তিন-চার মাস কাটানোর পর বর্তমান জায়গায় কলেজটি স্থাপিত হয়।", "question_text": "কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬১ সালে", "start_byte": 447, "limit_byte": 472}]} {"id": "-888481689004013886-2", "language": "bengali", "document_title": "খালিদ বিন ওয়ালিদ", "passage_text": "উমর খলিফা হওয়ার পর খালিদকে সেনাপতির পদ থেকে অপসারণ করেন। তবে এরপরও খালিদ আরব-বাইজেন্টাইন যুদ্ধের প্রথম পর্যায়ে একজন কার্যকর নেতা হিসেবে ভূমিকা রেখেছেন।[1] তার নেতৃত্বে মুসলিমরা ৬৩৪ সালে দামেস্ক জয় করে। ৬৩৬ সালে ইয়ারমুকের যুদ্ধে মুসলিমরা গুরুত্বপূর্ণ বিজয় অর্জন করে।[1] এর ফলে বিলাদ আল-শাম (লেভান্ট) জয়ের পথ উন্মুক্ত হয়ে যায়। \n৬৩৮ সালে খালিদ তার সামরিক দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি পান।", "question_text": "ইয়ারমুকের যুদ্ধে কার জয় হয় ?", "answers": [{"text": "মুসলিমরা", "start_byte": 618, "limit_byte": 642}]} {"id": "-4550247618105183425-3", "language": "bengali", "document_title": "ভাস্কো দা গামা", "passage_text": "ভাস্কো দা গামা জন্মগ্রহণ করেছিলেন পর্তুগালের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে সিনেস নামক একটি জায়গায় ১৪৬০[3] কিংবা ১৪৬৯ সালে[4] সম্ভবত চার্চ নোসা সেনিয়োরা দাস সালাস এর কাছে একটি বাড়িতে। সিনেস,আলেনতেজো উপকূলের হাতে গোনা কয়েকটি সমুদ্র বন্দরের একটিতে অবস্থিত,যেখানে কিছু সংখ্যক চুনকাম করা,লাল-টালির কুটির, প্রধানত জেলেরা ভাড়াটিয়া থাকত। তাঁর বাবার নাম ছিলো এস্তেভাঁও দা গামা।তার পিতা এস্তেভাঁও দা গামা(Estevao da Gama) ১৪৬০ সাল থেকে ইনফেন্ট ফাৰ্ডিনান্ড,ডিউক অব ভিসেউ(Infant Ferdinand,Duke of Viseu)র নাইট(Knight) হিসাবে কর্মরত ছিলেন[5]৷ তারপর তিনি অৰ্ডার অব সান্টিয়াগো(Order of Santiago)র সামরিক পদ মৰ্যাদা পান৷ ১৪৬০ সাল থেকে ১৪৭৮ সাল পর্যন্ত তিনি সিনেসের গভর্নর ছিলেন, এবং খাজনা গ্রহীতা হিসেবে কাজ চালিয়ে যান।", "question_text": "ভাস্কো দা গামা পর্তুগালের কোথায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে সিনেস", "start_byte": 123, "limit_byte": 195}]} {"id": "-4392935605327017992-0", "language": "bengali", "document_title": "বৌদ্ধ ধর্ম", "passage_text": "\n\nবৌদ্ধ ধর্ম গৌতম বুদ্ধ কর্তৃক প্রচারিত একটি ধর্ম বিশ্বাস এবং জীবন দর্শন। অনুসারীদের সংখ্যায় বৌদ্ধধর্ম বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ধর্ম।[2] আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দিতে গৌতম বুদ্ধের জন্ম। বুদ্ধের পরিনির্বাণের পরে ভারতীয় উপমহাদেশ সহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের প্রসার হয়। বর্তমানে বৌদ্ধ ধর্ম দুটি প্রধান মতবাদে বিভক্ত। প্রধান অংশটি হচ্ছে হীনযান বা থেরবাদ (সংস্কৃত: স্থবিরবাদ)। দ্বিতীয়টি মহাযান নামে পরিচিত। বজ্রযান বা তান্ত্রিক মতবাদটি মহাযানের একটি অংশ। শ্রীলংকা, ভারত, ভুটান, নেপাল, লাওস, কম্বোডিয়া, মায়ানমার, চীন, জাপান, মঙ্গোলিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ও কোরিয়াসহ পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশে এই ধর্মবিশ্বাসের অনুসারী রয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৌদ্ধধর্মাবলম্বী বাস করেন চীনে। বাংলাদেশের উপজাতীদের বৃহত্তর অংশ বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত।", "question_text": "বৌদ্ধধর্ম মোট কয়টি প্রধান মতবাদে বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "দুটি", "start_byte": 821, "limit_byte": 833}]} {"id": "6197626223437251422-0", "language": "bengali", "document_title": "শি জিনপিং", "passage_text": "শি জিনপিং (জন্ম: ১৫ জুন, ১৯৫৩) গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের একজন উচ্চপদস্থ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি বর্তমানে একাধারে চীনের রাষ্ট্রপতি, চীনের রাষ্ট্রীয় কেন্দ্রীয় সামরিক পরিষদের চেয়ারম্যান, কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়নার মহাসচিব এবং কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় সামরিক পরিষদের চেয়ারম্যান।", "question_text": "চীনের বর্তমান রাষ্ট্রপতি কে ?", "answers": [{"text": "শি জিনপিং", "start_byte": 0, "limit_byte": 25}]} {"id": "6041160895772644763-71", "language": "bengali", "document_title": "অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা", "passage_text": "যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত গত দুটি অলিম্পিক আসরেই সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ দেখা যায়। ১৯৬৬ সালের আটলান্টায় গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের সময় সেন্টেনিয়াল অলিম্পিক পার্কের পাশে একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়। এতে দুই জন নিহত ও ১১১ জন আহত হয়। এই ঘটনার পেছনে দায়ী ছিল এরিক রুডল্ফ নামের একজন স্থানীয় সন্ত্রাসবাদী যে বর্তমানে যাবৎজীবন কারাদণ্ড ভোগ করছে।[152] অপরদিকে ইউটার সল্ট লেক সিটিতে অনুষ্ঠিত ২০০২ সালের শীতকালীন অলিম্পিক গেমসটি শুরু হয় টুইন টাওয়ারে ৯/১১ তে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক দূর্ঘটনার ঠিক পাঁচ মাস পরে। এর ফলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল অত্যন্ত কড়া ও নজিরবিহীন।[153]", "question_text": "২০০২ সালের শীতকালীন অলিম্পিক কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "টুইন টাওয়ারে", "start_byte": 1136, "limit_byte": 1173}]} {"id": "3920047562291601001-1", "language": "bengali", "document_title": "যিশু", "passage_text": "যিশু[lower-alpha 1] (৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ?-৩০ খ্রিস্টাব্দ?) ছিলেন একজন ইহুদি ধর্মপ্রচারক,[1] যিনি খ্রিস্টধর্মের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য হন।[2][3] তিনি নাসরতের যিশু নামেও অভিহিত হন।[lower-alpha 2] যিশুকে প্রদত্ত উপাধি 'খ্রিস্ট' থেকে খ্রিস্টধর্মের নামকরণ করা হয়েছে। খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করেন, যিশু ইশ্বরের পুত্র এবং বাইবেলের পুরাতন নিয়মে পূর্বব্যক্ত মসিহ যার আগমন নতুন নিয়মে পুনর্ব্যক্ত হয়েছে।[2][3]", "question_text": "যিশু খ্রিস্টের মৃত্যু দিবস কবে ?", "answers": [{"text": "৩০ খ্রিস্টাব্দ", "start_byte": 83, "limit_byte": 123}]} {"id": "5319995926863810960-5", "language": "bengali", "document_title": "তানিয়া আহমেদ", "passage_text": "২০০৪ সালে হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত শ্যামল ছায়া চলচ্চিত্র দিয়ে তার বড় পর্দায় অভিষেক হয়। এতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন পলায়নরত এক নৌকায় নারী ডাক্তার রাত্রি চরিত্রে[5] তার অভিনয় বাংলাদেশের পাশাপাশি পশ্চিমা বিশ্বেও সামাদৃত হয়।[4] এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন।[6] ২০০৪ ও ২০০৫ সালে তিনি ৬৯, বেলাভূমি, শ্রীকান্ত, আমাদের আনন্দবাড়ি, ঘুণপোকা, ও সুখনগর অ্যাপার্টমেন্ট নাটকে অভিনয় করেন।[5] ২০০৫ সালে তিনি সাইফুল ইসলাম মান্নু পরিচালিত সাপলুডু টেলিভিশন ধারাবাহিকে খল চরিত্রে অভিনয় করেন।[7] পরবর্তীতে তিনি মোস্তফা সরয়ার ফারুকী পরিচালিত মেড ইন বাংলাদেশ (২০০৭), হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত নয় নম্বর বিপদ সংকেত (২০০৭) চলচ্চিত্র, ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিশ্বরণ্যের নদী-তে কাজ করেন।[4]", "question_text": "তানিয়া আহমেদ অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "শ্যামল ছায়া", "start_byte": 92, "limit_byte": 126}]} {"id": "-7691535885752434483-1", "language": "bengali", "document_title": "চাংকি পান্ডে", "passage_text": "পান্ডে ১৯৮৭ সালে বলিউড চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন, তার অভিনীত প্রথম সিনেমা হল নিলাম কোঠারীর বিপরীতে আগ হি আগ (Aag Hi Aag)। পান্ডে সকলের নজরে আসেন মুন্না’র (অনিল কাপুর) বন্ধু হিসেবে সহ-অভিনেতা হিসেবে ১৯৮৮ সালের চলচ্চিত্র তেজাব (Tezaab) সিনেমায় অভিনয়ে মাধ্যমে, যা সে বছরের বৃহৎ ব্লকবাস্টার ছিল।[1] এটা ছিল পান্ডের প্রথম বৃহৎ কাজ যার জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার সহ-অভিনেতা হিসেবে মনোনয়নলাভ করেন।", "question_text": "সুযশ 'চাংকি' পান্ডের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আগ হি আগ", "start_byte": 260, "limit_byte": 280}]} {"id": "-3062447860491285182-0", "language": "bengali", "document_title": "প্রথম ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ", "passage_text": "প্রথম ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ (অকল্যান্ডের বোকামি নামেও পরিচিত) ১৮৩৯ থেকে ১৮৪২ সালের মধ্যে আফগানিস্তান ও ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মধ্যে সংঘটিত হয়। এতে আফগানরা জয়লাভ করে।[2][3][4][5][6] এই যুদ্ধে আফগান যোদ্ধাদের হাতে ৪,৫০০ ব্রিটিশ ও ভারতীয় সৈনিক এবং ১২,০০০ শিবির অনুসারী নিহত হয়। তবে সামগ্রিকভাবে পরাজিত হলেও সর্ব‌শেষ লড়াইয়ে ব্রিটিশরা আফগানদের পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছিল।[1] গ্রেট গেমের সময় সংঘটিত সংঘর্ষের মধ্যে এটি অন্যতম প্রধান যুদ্ধ। এসময় এশিয়ার আধিপত্য নিয়ে যুক্তরাজ্য ও রুশ সাম্রাজ্যের মধ্যে প্রতিযোগীতা চলছিল।[7]", "question_text": "প্রথম ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ কবে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৮৩৯ থেকে ১৮৪২ সালের মধ্যে", "start_byte": 151, "limit_byte": 221}]} {"id": "-4356557608255605962-9", "language": "bengali", "document_title": "পীরগঞ্জ উপজেলা, ঠাকুরগাঁও", "passage_text": "উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র: ১ টি\nউপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র: ১ টি\nইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র: ৭ টি\nকমিউনিটি ক্লিনিক: ২২ টি\nপ্রাইভেট ক্লিনিক: ৩ টি", "question_text": "বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও জেলার প্রশাসনিক এলাকা পীরগঞ্জ উপজেলায় বর্তমানে কয়টি সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র রয়েছে ?", "answers": [{"text": "১", "start_byte": 69, "limit_byte": 72}]} {"id": "-4632944432756037238-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী", "passage_text": "১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর নতুন সরকার জামায়াতকে রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এবং দলের নেতারা পাকিস্তানে নির্বাসনে চলে যান। পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিব হত্যাকান্ডের পর এবং কয়েকটি সামরিক অভ্যুত্থানের পর ১৯৭৭ সালে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এলে জামায়াতের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। দলটির নেতাকর্মীরা ফিরে আসার অনুমতি পান এবং ১৯৭৯ সালের মে মাসে তৎকালীন জামায়াতে ইসলামীর অত্যন্ত প্রভাবশালী নেতা আব্বাস আলী খানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনের উদ্দেশ্য হলো শরিয়া ভিত্তিক একটি ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা যা পাকিস্তান ও সৌদি আরবের দেশসমূহে লক্ষ করা যায়। জামায়াতের বিরুদ্ধে হিন্দু ও বৌদ্ধ এবং আহমদিয়া মুসলিমদের উপর ধারাবাহিক আক্রমণের অভিযোগ করা হয়ে থাকে।", "question_text": "বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭৯ সালের মে মাসে", "start_byte": 1048, "limit_byte": 1096}]} {"id": "-1804825318281844194-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদের বংশধারা", "passage_text": "ইসলামের হাদিস অনুসারে মোহাম্মদের জন্মের পূর্বে তার মাতা আমিনা স্বপ্নযোগে আশ্চর্যজনক বেশ কয়েকটি ঘটনা দেখেন। এছাড়া তাঁর জন্মের সময়ও কিছু অলৌকিক ঘটনার উল্লেখ বিভিন্ন হাদিস সূত্রে পাওয়া যায়। জন্মের পর নবীর দাদা আবদুল মোত্তালেবকে সংবাদ দেয়া হয় এবং তিনি নবজাতককে দেখে যারপরনাই খুশি হন। উল্লেখ্য নবীর জন্মের আগেই তার পিতা আবদুল্লাহ মারা যান। আবদুল মোত্তালেব নবজাতকের নাম রাখেন মোহাম্মদ যে নাম তত্কালীন আরবে খুব একটা প্রচলিত ছিলনা। আরবীতে এই শব্দের অর্থ প্রশংসিত। পরবর্তীকালে নবীর আরেকটি নামের উল্লেখ পাওয়া যায় যা তাঁর মাতা রাখেন আর তা হল আহমাদ - এই শব্দের অর্থ প্রশংসাকারী। আরবের নিয়ম অনুযায়ী জন্মের সপ্তম দিনে মোহাম্মদের (সাঃ) খৎনা করানো হয়।", "question_text": "নবী হযরত মুহাম্মদের মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আমিনা", "start_byte": 152, "limit_byte": 167}]} {"id": "5302566156950247502-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্যাম্ব্রিয়ান", "passage_text": "\nক্যাম্ব্রিয়ান হল প্যালিওজোয়িক মহাযুগের প্রথম যুগ।[1] এর স্থায়ীত্ব ছিল থেকে কোটি বছর আগে পর্যন্ত এবং এর পরবর্তী যুগের নাম অর্ডোভিশিয়ান।[2] এর সূচনাকাল, সমাপ্তিকাল এবং উপবিভাগ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা এখনও তৈরি করা যায়নি। অ্যাডাম সেজউইক প্রথম \"ক্যাম্ব্রিয়ান সিরিজ\" নাম দিয়ে যুগটিকে চিহ্নিত করেন।[1] এই নামকরণের কারণ হল ওয়েল্‌স অঞ্চল থেকে ব্রিটেনে অবস্থিত এই যুগের পাথর প্রথম আবিষ্কার হয়েছিল, আর ওয়েল্‌সের লাতিন নাম ক্যাম্ব্রিয়া।[3][4] ক্যাম্ব্রিয়ান যুগের পাথরের স্তরের স্বাতন্ত্র্য হল এর মধ্যস্থিত লাগাশ্‌টেটা পলিসঞ্চয়ের মাত্রাধিক্য। এই ধরণের পলিঘটিত পাথরে সুসংরক্ষিত জীবাশ্ম থাকে, যাতে জীবদেহের কঠিন খোলক প্রভৃতি অংশের সাথে সাথে অপেক্ষাকৃত নরম দেহাংশেরও সংরক্ষিত নমুনা পাওয়া যায়। এর ফলে ক্যাম্ব্রিয়ান যুগের জীবন সম্পর্কে মানুষের গবেষণার সুযোগ ও তা থেকে লব্ধ জ্ঞানের পরিমাণ পরবর্তী কোনো কোনো যুগের তুলনায় বেশি।[5]", "question_text": "ক্যাম্ব্রিয়ান যুগের ঠিক পরের যুগের নাম কী ?", "answers": [{"text": "অর্ডোভিশিয়ান", "start_byte": 331, "limit_byte": 370}]} {"id": "7497020490810144547-1", "language": "bengali", "document_title": "গঙ্গার জল বণ্টন", "passage_text": "যদিও ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর নতুন দিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচ. ডি. দেবেগৌড়া ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ একটি সামগ্রিক বৈদেশিক চুক্তি সাক্ষর করেন। এই চুক্তিটি ছিল বাংলাদেশকে ন্যূনতম জলসরাবরাহের গ্যারান্টি সহ ৩০ বছরের জলবণ্টন চুক্তি। উল্লেখ্য, গঙ্গার নিম্ন অববাহিকায় বাংলাদেশের অধিকার স্বীকৃত।[1][2][3]", "question_text": "গঙ্গার জল বণ্টনকে কেন্দ্র ক'রে বাংলাদেশ ও ভারত রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যে প্রথম চুক্তি কোথায় স্বাক্ষরিত হয় ?", "answers": [{"text": "নতুন দিল্লিতে", "start_byte": 74, "limit_byte": 111}]} {"id": "-6927334818938867889-1", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ", "passage_text": "হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশেমের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের একাংশের সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার টিকাটুলীর কেএম দাস লেন রোডের রোজ গার্ডেন প্যালেসে 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ' প্রতিষ্ঠিত হয়, যার সভাপতি ছিলেন টাঙ্গাইলের মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক টাঙ্গাইলের শামসুল হক। পরবর্তীকালে, ১৯৫৫ সালে মওলানা ভাসানীর উদ্যোগে ধর্মনিরপেক্ষতার চর্চা এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংগঠনটির নাম থেকে পরে 'মুসলিম' শব্দটি বাদ দেওয়া হয়; নাম রাখা হয়: 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ'।[3]", "question_text": "আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশেমের", "start_byte": 0, "limit_byte": 107}]} {"id": "-4144931804276903004-1", "language": "bengali", "document_title": "সালমান খান (শিক্ষক)", "passage_text": "সালমান খানের দাদাবাড়ি বাংলাদেশের বরিশালে। তাঁর বাবা ডা. ফখরুল আমিন খান চিকিৎসক ছিলেন। তাঁর দাদা আব্দুল ওয়াহাব খান ছিলেন মুসলিম লীগের নেতা এবং পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের স্পিকার (১৯৫৫-৫৮)। সালমানের বাবা অভিবাসী হয়ে পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানেই লুইজিয়ানার নিউ অরলিন্স শহরে সালমানের জন্ম (১৯৭৬) এবং বেড়ে ওঠা। ১৯৯১ সালে মাত্র ১৪ বছর বয়সেই বাবাকে হারান।[5][6]", "question_text": "'খান একাডেমী'র প্রতিষ্ঠাতা সালমান আমিন খানের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ডা. ফখরুল আমিন খান", "start_byte": 145, "limit_byte": 191}]} {"id": "-701711377411852893-0", "language": "bengali", "document_title": "আফগানিস্তান", "passage_text": "আফগানিস্তান, যার সরকারি নাম আফগানিস্তান ইসলামী প্রজাতন্ত্র (Pashto: د افغانستان اسلامي جمهوریت‎: দে আফ্‌গ়ানিস্তান্‌ ইস্‌লামি জোম্‌হোরিয়াৎ‌; Persian: جمهوری اسلامی افغانستان‎ জোম্‌হুরীয়ে এস্‌লমীয়ে অ্যাফ্‌গ়নেস্তন্‌ আ-ধ্ব-ব: [dʒomhuːɾije eslɒːmije æfɣɒːnestɒːn]) দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। রাষ্ট্রটি ইরান, পাকিস্তান, চীন, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, ও তুর্কমেনিস্তানের মধ্যস্থলে একটি ভূ-বেষ্টিত মালভূমির উপর অবস্থিত। আফগানিস্তানকে অনেক সময় দক্ষিণ এশিয়া [4][5] এবং মধ্যপ্রাচ্যের [6][7][8] অংশ হিসেবেও গণ্য করা হয়। আফগানিস্তানের পূর্বে ও দক্ষিণে পাকিস্তান [9], পশ্চিমে ইরান, উত্তরে তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান ও তাজিকিস্তান এবং উত্তর-পূর্বে গণচীন। আফগানিস্তান শব্দটির অর্থ \"আফগান (তথা পশতুন) জাতির দেশ\"। আফগানিস্তান একটি রুক্ষ এলাকা - দেশটির অধিকাংশ এলাকা পর্বত ও মরুভূমি আবৃত। পর্বত উপত্যকাগুলি আর উত্তরের সমভূমিতেই কেবল গাছপালার দেখা মেলে। এখানকার গ্রীষ্মকালীন আবহাওয়া গরম ও শুষ্ক এবং শীতকালে এখানে প্রচণ্ড শীত পড়ে। কাবুল দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।", "question_text": "বর্তমানে আফগানিস্তানের সরকারি নাম কী ?", "answers": [{"text": "আফগানিস্তান ইসলামী প্রজাতন্ত্র", "start_byte": 74, "limit_byte": 160}]} {"id": "76220440784974270-3", "language": "bengali", "document_title": "মৌমাছি পালন", "passage_text": "একটি মৌচাকে বা পরিবারে তিন শ্রেণীর মৌমাছি থাকে, যথা: (১) রাণী, (২) পুরুষ ও (৩) শ্রমিক মৌমাছি। ", "question_text": "কাজ অনুসারে মোট কত রকমের মৌমাছি হয় ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 61, "limit_byte": 70}]} {"id": "2933661804313431063-0", "language": "bengali", "document_title": "শেখ মুজিবুর রহমান", "passage_text": "শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ মার্চ ১৯২০ - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ও ভারতীয় উপমহাদেশের একজন অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি বাঙালীর অধিকার রক্ষায় ব্রিটিশ ভারত থেকে ভারত বিভাজন আন্দোলন এবং পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব প্রদান করেন। প্রাচীন বাঙ্গালি সভ্যতার আধুনিক স্থপতি হিসাবে শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলাদেশের জাতির জনক বা জাতির পিতা বলা হয়ে থাকে। তিনি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের সভাপতি, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি এবং পরবর্তীতে এদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। জনসাধারণের কাছে তিনি শেখ মুজিব এবং শেখ সাহেব হিসাবে বেশি পরিচিত এবং তার উপাধি বঙ্গবন্ধু। তার কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বর্তমান সভানেত্রী এবং বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।", "question_text": "শেখ মুজিবুর রহমান কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আওয়ামী লীগের", "start_byte": 1232, "limit_byte": 1269}]} {"id": "2121895685717987360-0", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের তালিকা", "passage_text": "\n\nমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের নামের তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটন[1] থেকে বর্তমান রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প পর্যন্ত সকল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের নামের তালিকা দেয়া হয়েছে। কেবল সে ব্যক্তিদের নামই উল্লেখ করা হয়েছে যারা ১৭৮৯ সালে কার্যকর হওয়া মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী নির্দিষ্ট নিয়মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির পদে বহাল হয়েছেন। এই সময়ের আগে যারা যুক্তরাষ্ট্রের সরকার প্রধান ছিলেন বা বিভিন্ন সময়ে সরকার পরিচালনা করেছেন তাদের তালিকা দেয়া হয়েছে এই নিবন্ধে: কন্টিনেন্টাল কংগ্রেসের সভাপতি। এই তালিকায় কোন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির নাম উল্লেখ করা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২৫তম সংশোধনীতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি করা হয়েছিল।", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান (২০১৯) রাষ্ট্রপতির নাম কী ?", "answers": [{"text": "ডোনাল্ড ট্রাম্প", "start_byte": 374, "limit_byte": 417}]} {"id": "5676634324659264390-0", "language": "bengali", "document_title": "নিরো", "passage_text": "নিরো (ল্যাটিন: Nero Claudius Caesar Augustus Germanicus;[2] জন্ম: ১৫ ডিসেম্বর, ৩৭ খ্রিষ্ট-পূর্ব - মৃত্যু: ৯ জুন, ৬৮ খ্রিষ্টাব্দ)[3][4] ৫৪ থেকে ৬৮ সময়কালে রোমান সাম্রাজ্যের পঞ্চম এবং জুলিও-ক্লডিয়ান রাজতন্ত্রের সর্বশেষ রোমান সম্রাট ছিলেন।", "question_text": "রোমান সাম্রাজ্যের সর্বশেষ সম্রাট কে ?", "answers": [{"text": "নিরো", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-6029141022173703914-7", "language": "bengali", "document_title": "মোহাম্মদ রফি", "passage_text": "১৯৪৪ সালে মোহাম্মদ রফি বোম্বেতে (বর্তমান মুম্বাই) চলে আসেন। তাঁর শ্যালক সেখানে তাঁকে ভেন্দী বাজারের মতো ব্যস্ততম এলাকায় দশ ফুট বাই দশ ফুট কক্ষে থাকার ব্যবস্থা করেন। সেখানে তানভীর নাকভী নামীয় একজন কবি - আবদুর রশীদ কারদার, মেহবুব খান এবং অভিনেতা-পরিচালক নাজিরের মতো চলচ্চিত্র পরিচালকের সাথে রফিকে পরিচয় করে দেন।[7] শ্যাম সুন্দর তখন মুম্বাইয়ে অবস্থান করছিলেন। তিনি রফিকে আবারো জিএম দুররানী'র সাথে দ্বৈত সঙ্গীতে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানান। শ্যাম সুন্দরের গাঁও কি গোরী চলচ্চিত্রের আজি দিল হো কাবু মে তো দিলদার কি এ্যায়সী তাঈসী গানের মাধ্যমে মোহাম্মদ রফি হিন্দী চলচ্চিত্রে প্রথম গান রেকর্ড করেন।[13]", "question_text": "মোহাম্মদ রফি প্রথম কোন হিন্দি চলচ্চিত্রে গান গেয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "গাঁও কি গোরী", "start_byte": 1219, "limit_byte": 1251}]} {"id": "-4285208365855178906-3", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "\nহিব্রু বাইবেল (Hebrew Bible) বলতে ইহুদি ও খ্রিস্টানদের ধর্মীয় পুস্তকাবলীর সাধারণ অংশকে বোঝায়। পণ্ডিতেরা খ্রিস্টানদের পুরাতন বাইবেল (Old Testament) বা ইহুদিদের তানাখ (Tanakh) (যে গ্রন্থগুলো প্রকৃতপক্ষে একই) বোঝাতে গিয়ে এই পরিভাষাকেই নিরপেক্ষ মনে করে ব্যবহার করেন। হিব্রু বাইবেলকে ইহুদিরা তানাখ বলে থাকে। গ্রন্থটির তিনটি অংশের আদ্যক্ষরের সমন্বয়ে তানাখ শব্দটি গঠিত। ইসলাম ধর্মবিশ্বাসীগণ বিশ্বাস করেন মুসা (আঃ) এর উপর তাওরাত কিতাব নাজিল হয়। কিন্তু তারা তানাখকে তাওরাত কিতাব বলে স্বীকৃতি দেয় না।", "question_text": "খ্রিস্টধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "হিব্রু বাইবেল", "start_byte": 1, "limit_byte": 38}]} {"id": "-1334652646676182309-0", "language": "bengali", "document_title": "সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান", "passage_text": "সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার একটি জাতীয় উদ্যান, ব্যাঘ্র প্রকল্প ও বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ। বৃহত্তর সুন্দরবন সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বনভূমি হিসেবে অখন্ড বন যা বিশ্বে সর্ববৃহৎ[1]। অববাহিকার সমুদ্রমুখী সীমানা এই বনভূমি গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের মোহনায় অবস্থিত এবং বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে বিস্তৃত । ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের প্রায় ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে[2]। বঙ্গোপসাগরের ৭৫ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত জোয়ার এখানে সবসময়ই দেখতে পাওয়া যায়। ১৮৭৮ সালে সুন্দরবনের বর্তমান ভারতীয় অংশটির সংরক্ষণের কাজ আরম্ভ হয়। ১৯৭৩ সালে মূল এলাকাটি সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৯৭৭ সালে ২,৫৮,৫০০ হেক্টর আয়তন বিশিষ্ট সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ১৩৩,০০০ হেক্টর মূল এলাকা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের মর্যাদা পায়। ১৯৮৪ সালের ৪ মে’তে এটি জাতীয় উদ্যান হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৯৮৭ সালে (ix) এবং (x) শ্রেণীতে প্রাকৃতিক সম্পত্তি হিসাবে এটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে ঘোষিত হয়। [3] এখানকার সজনেখালিতে, লুথিয়ান দ্বীপে ও হ্যালিডে দ্বীপে বর্তমানে আরও তিনটি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য গড়ে উঠেছে। এছাড়া, পাথরপ্রতিমার কাছে ভরতপুর কুমির প্রকল্প এবং সজনেখালিতে পাখিরালয় রয়েছে। ১৯৮৯ সালে সুন্দরবনের এই ভারতীয় অংশকে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ ঘোষণা করা হয়।", "question_text": "কত সালে সুন্দরবন অঞ্চলকে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে ?", "answers": [{"text": "১৯৮৯", "start_byte": 3142, "limit_byte": 3154}]} {"id": "-2725173524370349443-1", "language": "bengali", "document_title": "দেবেন্দ্র মোহন বসু", "passage_text": "বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা থানার জয়সিদ্ধি গ্রামে ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী দেবেন্দ্র মোহন বসু জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মোহিনী মোহন বসু। রেংলার আনন্দ মোহন বসু তার সহোদর কাকা। বাল্যকালে পিতৃবিয়োগ ঘটলে মাতুল বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুর সান্নিধ্যে ভারতে বসবাস করেন।[2] শৈশবে দেবেন্দ্রমোহনের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয়েছিল একটি ব্রাহ্ম বালিকা বিদ্যালয়ে। বালিকা বিদ্যালয় হলেও এতে প্রাথমিক স্তর পর্যন্ত পর্যন্ত সহশিক্ষা চালু ছিল। এরপর তিনি আনন্দমোহন বসু প্রতিষ্ঠিত সিটি স্কুলে লেখাপড়া করেন এবং এ স্কুল থেকেই এন্ট্রান্স পাশ করেছেন। ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পিতার মৃত্যু হয়। এসময় তিনি অভিভাবক হিসেবে পেলেন বৈজ্ঞানিক জগদীশচন্দ্র বসুকে। এন্ট্রান্স পাশ ক'রে দেবেন্দ্রমোহন প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু পিতার মৃত্যুর পর দ্রুত জীবিকা অর্জ্জনের তাগিদে ভর্তি হলেন শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে, প্রকৌশলী হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে। এ সময় তিনি ছাত্রবাসে অবস্থান করতেন। কিছুদিন পর ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তাঁকে বাড়ী ফরেঁ আসতে হয় ; আর তার শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ফিরে যাওয়া হয় নি। এসময় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পরামর্শ দিলেন মামা জগদীশচন্দ্রের মত পদার্থবিজ্ঞান পড়তে। দেবেন্দ্রমোহন পুনরায় প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হলেন পদার্থবিদ্যা আর ভূতত্ত্ব নিয়ে। যথাসময়ে প্রথম শ্রেণী সহ বিএসসি পাস করলেন। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে এমএসসি পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হলেন;- জগদীশচন্দ্র বসু তখন বায়োফিজিক্স ও প্ল্যান্ট ফিজিওলজি নিয়ে গবেষণা করছেন। দেবেন্দ্রমোহন যোগ দিলেন জগদীশচন্দ্রের রিসার্চ গ্রুপে শিক্ষানবিশ গবেষক হিসেবে [3]। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে দেবেন্দ্রমোহন ইংল্যান্ডে গিয়ে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রাইস্ট কলেজে ভর্তি হলেন। এখানে তিনি ক্যাভেনডিশ ল্যাবে স্যার জে জে থমসন ও চার্লস উইলসনের সাথে কাজ করার সুযোগ লাভ করলেন। ১৯০৮ থেকে ১৯১১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ক্যাভেন্ডিশ ল্যাবে কাজ করেছেন দেবেন্দ্রমোহন। ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে দেবেন্দ্রমোহন লন্ডনের রয়েল কলেজ অব সায়েন্সে ভর্তি হলেন। ১৯১২ খ্রিস্টাব্দে এখান থেকেই ডিপ্লোমা ও প্রথম শ্রেণীর অনার্স সহ বিএসসি ডিগ্রি লাভ করেন।", "question_text": "ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী দেবেন্দ্র মোহন বসু কোন কলেজ থেকে পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে পাশ করেন ?", "answers": [{"text": "প্রেসিডেন্সি কলেজে", "start_byte": 2997, "limit_byte": 3049}]} {"id": "-1996491309013325271-1", "language": "bengali", "document_title": "আবদুল হামিদ খান ভাসানী", "passage_text": "মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ১৮৮০ সালের ১২ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জের ধানগড়া পল্লীতে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা হাজী শারাফত আলী। হাজী শারাফত আলী ও বেগম শারাফত আলীর পরিবারে ৪ টি সন্তানের জন্ম হয়। একটি মেয়ে ও তিনটি ছেলে। মোঃ আব্দুল হামিদ খান সবার ছোট। তাঁর ডাক নাম ছিল চেগা মিয়া। ছেলে-মেয়ে বেশ ছোট থাকা অবস্থায় হাজী শারাফত আলী মারা যান। কিছুদিন পর এক মহামারীতে বেগম শারাফত ও দুই ছেলে মারা যায়। বেঁচে থাকেন ছোট শিশু আব্দুল হামিদ খান।", "question_text": "তৃণমূল রাজনীতিবিদ মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৮০ সালের ১২ ডিসেম্বর", "start_byte": 83, "limit_byte": 143}]} {"id": "-187918540349210728-3", "language": "bengali", "document_title": "যিশু", "passage_text": "খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করেন যে, বিশ্বে যিশুর একটি “স্বতন্ত্র গুরুত্ব” রয়েছে।[21] খ্রিস্টীয় মতবাদের অন্তর্ভুক্ত বিশ্বাসগুলির মধ্যে রয়েছে পবিত্র আত্মার প্রভাবে যিশুর গর্ভে প্রবেশ এবং মেরি নাম্নী এক কুমারীর গর্ভে জন্ম, যিশুর বিভিন্ন অলৌকিক কার্য সম্পাদন, চার্চ প্রতিষ্ঠা, প্রতিকার বিধানার্থে আত্মত্যাগ স্বরূপ ক্রুশারোহণে মৃত্যু, মৃত অবস্থা থেকে পুনর্জীবন লাভ, সশরীরে স্বর্গে আরোহণ, এবং ভবিষ্যতে তাঁর পুনরাগমনে বিশ্বাস।[22] অধিকাংশ খ্রিস্টানই বিশ্বাস করেন, যে যিশু ঈশ্বরের সঙ্গে মানুষের পুনর্মিলন ঘটানোর শক্তি রাখেন। নাইসিন ধর্মমত অনুসারে, যিশু মৃতদের বিচার করবেন।[23] এই বিচারকার্য সম্পাদিত হবে হয় তাদের শারীরিক পুনর্জীবন লাভের আগে অথবা পরে।[24][25][26] এই ঘটনাটি খ্রিস্টীয় শেষবিচারবাদে যিশুর দ্বিতীয় আগমনের সঙ্গে যুক্ত।[27] যদিও কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে, ত্রাণকর্তা রূপে যিশুর ভূমিকা মৃত্যুপরবর্তী জীবনের তুলনায় অনেকাংশেই জীবনবাদমূলক বা সমাজমূলক।[28] অল্প কয়েকজন উল্লেখযোগ্য ধর্মতত্ত্ববিদ বলেছেন যে, যিশু একটি বিশ্বজনীন পুনর্মিলন ঘটাবেন।[29] খ্রিস্টানদের অধিকাংশই যিশুকে ত্রয়ীর তিন জন ব্যক্তির দ্বিতীয় ব্যক্তিত্ব ঈশ্বরপুত্রের অবতার রূপে পূজা করেন। খ্রিস্টানদের একটি সংখ্যালঘু অংশ সম্পূর্ণত বা অংশত ত্রয়ীবাদকে অশাস্ত্রীয় বলে প্রত্যাখ্যান করে।", "question_text": "যিশু খ্রিস্টের মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মেরি", "start_byte": 487, "limit_byte": 499}]} {"id": "-1234690232822464450-2", "language": "bengali", "document_title": "ইরাক", "passage_text": "ইরাকের জাতীয় সংসদের আসনসংখ্যা ২৭৫। ২০০৫ সালের ডিসেম্বরে এর জন্য জাতীয় নির্বাচন অণুষ্ঠিত হয়। নির্বাচিত সরকার ২০০৬-২০১০ সালের জন্য ক্ষমতায় থাকবে।", "question_text": "ইরাকের জাতীয় সংসদের বর্তমান আসনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "২৭৫", "start_byte": 85, "limit_byte": 94}]} {"id": "-1037194232369647345-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ মুরসি", "passage_text": "মুহাম্মাদ মুরসি ইসা আল-আইয়াত (Egyptian Arabic: محمد مرسى عيسى العياط‎, IPA:[mæˈħammæd ˈmʊɾsi ˈʕiːsæ l.ʕɑjˈjɑːtˤ], জন্মঃ ২০ অগাস্ট, ১৯৫১) একজন মিশরীয় রাজনীতিবিদ, প্রকৌশলী এবং মিশরের বর্তমান ও পঞ্চম রাষ্ট্রপতি।।[1]", "question_text": "মিশরের পঞ্চম রাষ্ট্রপতি মুহাম্মাদ মুরসি ইসা আল-আইয়াত কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২০ অগাস্ট, ১৯৫১", "start_byte": 218, "limit_byte": 257}]} {"id": "-4111795547281475195-1", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংস গ্রামীণ পশ্চিমবঙ্গের এক দরিদ্র বৈষ্ণব ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িতে পৌরোহিত্য গ্রহণের পর বঙ্গীয় তথা ভারতীয় শক্তিবাদের প্রভাবে তিনি কালীর আরাধনা শুরু করেন।[2] তাঁর প্রথম গুরু তন্ত্র ও বৈষ্ণবীয় ভক্তিতত্ত্বজ্ঞা এক সাধিকা। পরবর্তীকালে অদ্বৈত বেদান্ত মতে সাধনা করে নির্বিকল্প সমাধি লাভ করেন রামকৃষ্ণ। অন্যান্য ধর্মীয় মতে, বিশেষত ইসলাম ও খ্রিস্টীয় মতে সাধনা তাঁকে “যত মত, তত পথ” উপলব্ধির জগতে উন্নীত করে।[2] পশ্চিমবঙ্গের আঞ্চলিক গ্রামীণ উপভাষায় ছোটো ছোটো গল্পের মাধ্যমে প্রদত্ত তাঁর ধর্মীয় শিক্ষা সাধারণ জনমানসে বিরাট প্রভাব বিস্তার করে। প্রথাগত দৃষ্টিভঙ্গিতে অশিক্ষিত হলেও রামকৃষ্ণ বাঙালি বিদ্বজ্জন সমাজ ও শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের সম্ভ্রম অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন। ১৮৭০-এর দশকের মধ্যভাগ থেকে পাশ্চাত্যশিক্ষায় শিক্ষিত বুদ্ধিজীবীদের নিকট তিনি হয়ে ওঠেন হিন্দু পুনর্জাগরণের কেন্দ্রীয় চরিত্র। তৎসঙ্গে সংগঠিত করেন একদল অনুগামী, যাঁরা ১৮৮৬ সালে রামকৃষ্ণের প্রয়াণের পর সন্ন্যাস গ্রহণ করে তাঁর কাজ চালিয়ে যান। এঁদেরই নেতা ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ।[11]", "question_text": "ধর্মগুরু রামকৃষ্ণ পরমহংস কোন ঠাকুরের সাধনা করতেন ?", "answers": [{"text": "কালী", "start_byte": 484, "limit_byte": 496}]} {"id": "211885486569500581-1", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা মেট্রো", "passage_text": "১৯৮৪ সালে চালু হওয়া কলকাতা মেট্রো ভারতের প্রথম মেট্রো রেল পরিষেবা (দ্বিতীয় মেট্রো পরিষেবা দিল্লি মেট্রো চালু হয় ২০০২ সালে)। এটি ভারতীয় রেলের অধীনস্থ এবং ভারতীয় রেলের একটি ক্ষেত্রীয় রেলওয়ের মর্যাদা ভোগ করে।", "question_text": "কলকাতা মেট্রো প্রথম কবে থেকে চালু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৮৪ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 25}]} {"id": "5474092799510367220-0", "language": "bengali", "document_title": "মসলিন", "passage_text": "মসলিন বিশেষ এক প্রকার তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সূতা দিয়ে বয়ন করা এক প্রকারের অতি সূক্ষ্ম কাপড়বিশেষ। এটি ঢাকাই মসলিন নামেও সুবিদিত। ফুটি কার্পাস নামক তুলা থেকে প্রস্তুত অতি চিকন সুতা দিয়ে মসলিন তৈরি করা হত। চড়কা দিয়ে কাটা, হাতে বোনা মসলিনের জন্য সর্বনিম্ন ৩০০ কাউন্টের সুতা ব্যবহার করা হত যার ফলে মসলিন হত কাচের মত স্বচ্ছ। এই মসলিন রাজকীয় পোশাক নির্মাণে ব্যবহার করা হত। মসলিন প্রায় ২৮ রকম হয়ে হত যার মধ্যে জামদানী এখনও ব্যাপক আকারে প্রচলিত। নানা কারণে আঠারো শতকের শেষার্ধে বাংলায় মসলিন বয়ন বন্ধ হয়ে যায়। ", "question_text": "বাংলাদেশের ঢাকাই মসলিন কাপড় বুননের জন্য কত কাউন্টের সুতা ব্যবহার করা হত ?", "answers": [{"text": "৩০০", "start_byte": 699, "limit_byte": 708}]} {"id": "566672335623774759-1", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা পৌরসংস্থা", "passage_text": "ভারতীয় জাতীয়তাবাদী নেতা সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ১৯২২ সালে গণতান্ত্রিক সায়ত্ত্বশাসন সংস্থা হিসেবে কলকাতা পৌরসংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৫১ ও ১৯৫৬ সালে দুই বার কর্পোরেশন আইন সংশোধন করা হয়েছিল। বর্তমান পৌরসংস্থাটি ১৯৮০ সালের সংশোধিত পৌর আইনের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। শোভন চট্টোপাধ্যায় কলকাতা পৌরসংস্থার বর্তমান মহানাগরিক।", "question_text": "কতসালে প্রথম কলিকাতা পৌরসংস্থা গড়ে ওঠে ?", "answers": [{"text": "১৯২২", "start_byte": 183, "limit_byte": 195}]} {"id": "7402816199744955879-3", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সম্রাট", "passage_text": "১৬৫৮ সালে শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারাশিকো রাজ শাসকের প্রতিনিধি হিসেবে ক্ষমতায় আরোহন করে। শাহজাহানের অপর পুত্র আওরঙ্গজেব কিছু ধর্মভিত্তিক গোষ্ঠীর সহায়তায় দিল্লির সিংহাসন দখল করেন। ১৬৫৯ সালে আওরঙ্গজেব তার ভাইকে যুদ্ধে পরাজিত করেন এবং মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন।[7] যদিও শাহজাহান তখন সম্পূর্ণ সুস্থ ছিলেন, তথাপি আওরঙ্গজেব তাকে অসুস্থতার অজুহাত দেখিয়ে রাজকার্য পরিচালনা করার অযোগ্য ঘোষণা করে তাকে গৃহবন্দী করে রাখেন।", "question_text": "মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের পর কে মুঘল সম্রাট হন ?", "answers": [{"text": "আওরঙ্গজেব", "start_byte": 307, "limit_byte": 334}]} {"id": "1597178315612955477-0", "language": "bengali", "document_title": "শ্রীলঙ্কা", "passage_text": "শ্রীলঙ্কা (Sinhala: ශ්‍රී ලංකාව, শ্রী লাংকাবা, Tamil: இலங்கை, ইলাংগাই) দক্ষিণ এশিয়ার একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। এর সরকারি নাম গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী শ্রীলঙ্কা। ১৯৭২ সালের আগে এই দ্বীপ সিলন নামেও পরিচিত ছিল। এর প্রশাসনিক রাজধানীর নাম শ্রী জয়াবর্ধেনেপুরা কোট্টে। এর প্রধান শহর কলম্বো। ভারতের দক্ষিণ উপকূল হতে ৩১ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত। ২ কোটি জনসংখ্যার এই দেশে ১৪% এর অধিক লোকজনের দৈনিক আয় ১.২৫ মার্কিন ডলারের নীচে। প্রাচীনকাল থেকেই শ্রীলঙ্কা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত। সিংহলি সম্প্রদায় এই দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী। উত্তর-পূর্ব দিকের স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য নিয়ে তামিল সম্প্রদায় দেশের সর্ববৃহৎ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। অন্যান্য সম্প্রদায়ের মধ্যে মূর, বার্ঘের, কাফির, মালয় ঊল্লেখযোগ্য।\nশ্রীলঙ্কা চা, কফি, নারিকেল, রাবার উৎপাদন ও রফতানিতে বিখ্যাত। নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সংবলিত সমুদ্রসৈকত, ভূদৃশ্য তদুপরী সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য শ্রীলঙ্কাকে সারা পৃথিবীর পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় করে তুলেছে।\nপৃথিবীতে শ্রীলংকা একমাত্র অমুসলিম দেশ দেখানে রেডিও ও টেলিভিশনে পাঁচ ওয়াক্ত আযান দেয়া হয়।", "question_text": "শ্রীলঙ্কা কোন মহাদেশের অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "এশিয়া", "start_byte": 176, "limit_byte": 194}]} {"id": "-4867376953675869186-1", "language": "bengali", "document_title": "জেরুজালেমের পুরনো শহর", "passage_text": "প্রথাগতভাবে পুরনো শহরটি চারটি অসমান অংশে বিভক্ত। তবে বর্তমান অবস্থাটি ১৯ শতক থেকে চালু হয়েছে।[3] বর্তমানে শহরটি মোটামোটিভাবে মুসলিম মহল্লা, খ্রিষ্টান মহল্লা, ইহুদি মহল্লা ও আর্মেনীয় মহল্লা নামক ভাগে বিভক্ত। ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের পর পুরনো শহরটি জর্ডান কর্তৃক অধিকৃত হয় এবং এর ইহুদি বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করা হয়। ১৯৬৭ সালে ছয়দিনের যুদ্ধে টেম্পল মাউন্টের উপর দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি লড়াই হয়। এসময় ইসরায়েল পূর্ব জেরুজালেমের বাকি অংশসহ পুরনো শহর দখল করে নেয় এবং পশ্চিম অংশের সাথে একীভূত করে পুরো এলাকাকে ইসরায়েলের অন্তর্গত করে নেয়া হয়। বর্তমানে পুরো এলাকাটি ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণাধীন রয়েছে এবং তারা একে ইসরায়েলের জাতীয় রাজধানী হিসেবে বিবেচনা করে। ২০১০ সালে জেরুজালেমের সর্বপ্রাচীন লেখার নমুনা পুরনো শহরের দেয়ালের বাইরে পাওয়া যায়।[4] ১৯৮০ সালের জেরুজালেম আইন নামক আইন যেটিতে পূর্ব জেরুজালেমকে কার্যকরভাবে ইসরায়েলের অংশ ঘোষণা করা হয় তা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ প্রস্তাব ৪৭৮ দ্বারা বাতিল ঘোষণা করা হয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পূর্ব জেরুজালেমকে অধীকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলের অংশ হিসেবে গণ্য করে।[5][6]", "question_text": "জেরুজালেমের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "জেরুজালেমে", "start_byte": 1811, "limit_byte": 1841}]} {"id": "3903590282827328570-7", "language": "bengali", "document_title": "ভগিনী নিবেদিতা", "passage_text": "মেয়েদের লেখাপড়া শেখানোর জন্য নিবেদিতা উত্তর কলকাতার বাগবাজার অঞ্চলে ১৬ নম্বর বোসপাড়া লেনে নিজবাসভবনে[8] একটি মেয়েদের স্কুল খোলেন (বর্তমানে নাম রামকৃষ্ণ সারদা মিশন ভগিনী নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়)। ১৮৯৯ সালে কলকাতায় মহামারী দেখা দিলে তিনি স্থানীয় যুবকদের সহায়তায় রোগীদের সেবাশুশ্রুষা (সেবা করেন) ও পল্লী-পরিষ্কারের কাজ করেন।\n\n১৯০২ সালের ৪ জুলাই নিবেদিতার পরম গুরু স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যু হয়।", "question_text": "ভগিনী নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয় কে প্রতিষ্ঠা করেন ?", "answers": [{"text": "নিবেদিতা", "start_byte": 85, "limit_byte": 109}]} {"id": "53166901416158431-2", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি", "passage_text": "৪ বছর পর পর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে। একজন রাষ্ট্রপতি কেবল মাত্র দুইবার পূর্ণ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হতে পারেন। এছাড়া কোনো কারণে রাষ্ট্রপতির পদ খালি হলে সেই দায়িত্ব যিনি গ্রহণ করবেন, তিনি এই মেয়াদের ২ বছর এবং পরে সর্বোচ্চ ২ মেয়াদের জন্য, এভাবে সর্বমোট ১০ বছর ক্ষমতায় থাকতে পারেন।", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কত বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "৪", "start_byte": 0, "limit_byte": 3}]} {"id": "-3181203920989734085-0", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন (German: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।[1]", "question_text": "বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যুদিন কবে ?", "answers": [{"text": "এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫", "start_byte": 202, "limit_byte": 241}]} {"id": "-6491710302113077012-3", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা", "passage_text": "খ্রিস্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়কালে মাগধী প্রাকৃত ও পালির মতো পূর্ব মধ্য ইন্দো-আর্য ভাষাসমূহ থেকে বাংলা ও অন্যান্য পূর্ব ইন্দো-আর্য ভাষাগুলির উদ্ভব ঘটে।[11] এই অঞ্চলে কথ্য ভাষা প্রথম সহস্রাব্দে মাগধী প্রাকৃত বা অর্ধমাগধী ভাষায় বিবর্তিত হয়।[12][13] খ্রিস্টীয় দশম শতাব্দীর শুরুতে উত্তর ভারতের অন্যান্য প্রাকৃত ভাষার মতোই মাগধী প্রাকৃত থেকে অপভ্রংশ ভাষাগুলির উদ্ভব ঘটে।[14] পূর্বী অপভ্রংশ বা অবহট্‌ঠ নামক পূর্ব উপমহাদেশের স্থানীয় অপভ্রংশ ভাষাগুলি ধীরে ধীরে আঞ্চলিক কথ্য ভাষায় বিবর্তিত হয়, যা মূলতঃ ওড়িয়া ভাষা, বাংলা-অসমীয়া ও বিহারী ভাষাসমূহের জন্ম দেয়। কোনো কোনো ভাষাবিদ ৫০০ খ্রিস্টাব্দে এই তিন ভাষার জন্ম বলে মনে করলেও [15] এই ভাষাটি তখন পর্যন্ত কোনো সুস্থির রূপ ধারণ করেনি; সে সময় এর বিভিন্ন লিখিত ও ঔপভাষিক রূপ পাশাপাশি বিদ্যমান ছিল। যেমন, ধারণা করা হয়, আনুমানিক ষষ্ঠ শতাব্দীতে মাগধী অপভ্রংশ থেকে অবহট্‌ঠের উদ্ভব ঘটে, যা প্রাক-বাংলা ভাষাগুলির সঙ্গে কিছু সময় ধরে সহাবস্থান করছিল। [16]", "question_text": "বাংলা ভাষার জন্ম কোন ভাষা থেকে ?", "answers": [{"text": "মধ্য ইন্দো-আর্য ভাষাসমূহ", "start_byte": 235, "limit_byte": 301}]} {"id": "8155573146211234437-43", "language": "bengali", "document_title": "বাল্যবিবাহ", "passage_text": "বিশ্বব্যাপী বাল্যবিবাহের সর্বোচ্চ হার যে দেশগুলোতে বাংলাদেশ তার মধ্যে অন্যতম। প্রতি ৩টি বিয়ের ২টি হয় বাল্যবিবাহ। ২০০৫ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সেসময়ের ২৫-২৯ বছর বয়সী নারীর মধ্যে ৪৯% এর বিয়ে হয়েছে ১৫ বছর বয়সে। \"বিশ্বজুড়ে শিশুদের অবস্থা-২০০৯\" এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০-২৪ বছর বয়সী নারীদের ৬৩% -এর বিয়ে হয়েছে ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই। ২০০৮ সালের এক সমীক্ষা অনুযায়ী, গ্রামাঞ্চলে কোনো মেয়ের প্রতি বাড়তি বছর অবিবাহিত থাকার ফলে সে গড়ে ০.২২ বছর বাড়তি পায় শিক্ষা গ্রহণের জন্য। যত দেরীতে মেয়েদের বিয়ে হয়, তত তারা প্রতিরোধমমূলক স্বাস্থ্য সেবার সুযোগ পায়। অল্প বয়সে বিবাহিত মেয়েরা সাধারণত পরিবার পরিকল্পনা নিয়ে উদাসীন থাকে। এদের মধ্যে মাতৃ-মৃত্যুর হার বেশি এবং স্বামীর পরিবারে এদের অবস্থানও নিচে থাকে। বাংলাদেশে মেয়েদের বিবাহের সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর, তবে সম্প্রতি ২০১৭ সালে বাল্যবিবাহ নিরোধক বিল পাশের মাধ্যমে বিশেষ ক্ষেত্রে আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে ১৮ বছরের নিচে বিয়ের অনুমতি দেয়া হয়। \n", "question_text": "বাংলাদেশে বাল্যবিবাহ রোধ আইন কবে থেকে চালু হয় ?", "answers": [{"text": "২০১৭ সালে", "start_byte": 2108, "limit_byte": 2133}]} {"id": "-1072171694736375567-1", "language": "bengali", "document_title": "গঙ্গার জল বণ্টন", "passage_text": "যদিও ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর নতুন দিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচ. ডি. দেবেগৌড়া ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ একটি সামগ্রিক বৈদেশিক চুক্তি সাক্ষর করেন। এই চুক্তিটি ছিল বাংলাদেশকে ন্যূনতম জলসরাবরাহের গ্যারান্টি সহ ৩০ বছরের জলবণ্টন চুক্তি। উল্লেখ্য, গঙ্গার নিম্ন অববাহিকায় বাংলাদেশের অধিকার স্বীকৃত।[1][2][3]", "question_text": "গঙ্গার জল বণ্টনকে কেন্দ্র ক'রে বাংলাদেশ ও ভারত রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যে প্রথম কোন সালে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর", "start_byte": 13, "limit_byte": 73}]} {"id": "-5516057542452717510-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের ব্যান্ড", "passage_text": "স্বাধীনতার পরে ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় আগলি ফেসেস ও আন্ডার গ্রাউন্ড পিস লাভারস নামের দুটি ব্যান্ড। বিতর্ক আছে স্বাধীনতার পর জন্ম নেওয়া প্রথম ব্যান্ড নিয়ে। কারও কারও মতে, 'আন্ডার গ্রাউন্ড পিস লাভারস' স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রথম ব্যান্ড। দেশের প্রথম ব্যান্ড বিতর্কের পর, স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রথম ব্যান্ড বিতর্কের এ ব্যান্ডটির উদ্যোক্তা ওমর খালেদ রুমী। ব্যান্ডে তার সঙ্গী ছিলেন সালাউদ্দিন, সাজ্জাদসহ আরও বেশ ক'জন। অধিকসংখ্যকের মতের ভিত্তিতে আগলি ফেসেস ব্যান্ডকেই প্রথম ব্যান্ড ধরা হয়েছে। এটি গঠন করেছিলেন ল্যারী, সাকী, কামাল ও রেজা নামের চার তরুণ। স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রথম ব্যান্ডের স্বীকৃতি না পেলেও প্রথম কনসার্ট আয়োজন করে আন্ডার গ্রাউন্ড পিস লাভারস। ১৯৭২ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনে ব্যান্ডটি প্রথম টিকিট কনসার্ট করে। ১৯৭২-৭৩ সালের আগ পর্যন্ত ব্যান্ডগুলো ইংরেজি গান পরিবেশন করত। বাংলা গানে আগ্রহী হয়ে ফেরদৌস ওয়াহিদ ও ফিরোজ সাঁইসহ কয়েকজন বন্ধু মিলে গঠন করেন 'স্পন্দন' নামের একটি ব্যান্ড। ব্যান্ডের 'এমন একটা মা দে না' গানের সুবাদে তুমুল জনপ্রিয় হয় ব্যান্ডটি। এ সময় উচ্চারণ ব্যান্ড নিয়ে আবির্ভাব ঘটে পরবর্তীকালের গুরু খেতাব পাওয়া শিল্পী আজম খানের। 'ঋষিজ শিল্পীগোষ্ঠী' নিয়ে আসেন ফকির আলমগীর। ১৯৭৩-৭৪ সালে ফেরদৌস ওয়াহিদের গানের পাশাপাশি আজম খানের 'রেলাইনের ঐ বস্তিতে', 'ওরে সালেকা ওরে মালেকা', 'আলাল ও দুলাল'; ফিরোজ সাঁইর 'ইশকুল খুইলাছে রে মওলা' এবং ফকির আলমগীরের 'ও সখিনা' গানগুলো সারা বাংলায় আলোড়ন তোলে। পরবর্তীকালে এ চার শিল্পীর সঙ্গে পিলু মমতাজ যোগ দেন এবং পাঁচপীর নাম নিয়ে উচ্চারণ ব্যান্ডের সঙ্গে তারা পারফর্ম করতে থাকেন। কিন্তু পঞ্চশিল্পীর কাউকেই ব্যান্ড নিয়ে খুব বেশিদূর এগিয়ে যেতে দেখা যায়নি। এককভাবে পরিচিতি গড়তেই তাদের আগ্রহী দেখা গেছে। এরপরে আগমন ঘটে পপ রক ব্যান্ডগুলোর। সোলস [১৯৭৩], ফিডব্যাক টুয়েন্টিথ সেঞ্চুরি [১৯৭৬], বালার্ক [১৯৭৬], অ্যাবনরমাল থ্রি প্লাস [১৯৭৬], মাইলস [১৯৭৯]-এর মতো ব্যান্ডগুলো বাংলা গানে পাশ্চাত্যের ছোঁয়া নতুন রূপরেখা তৈরি করে। ১৯৭২ সালের সুরেলা সঙ্গীত দল বিবর্তিত হয়ে গঠন করা সোলস বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘায়ু ব্যান্ড। মন শুধু মন ছুঁয়েছে, আগের জনম, এ এমন পরিচয়, কেন এই নিঃসঙ্গতা, চায়ের কাপে পরিচয় ইত্যাদি অসংখ্য জনপ্রিয় গান এ ব্যান্ডকে আজও সজীব রেখেছে। আশির দশকে বালর্ক ছেড়ে হ্যাপী আখন্দ, ইমতিয়াক, কামাল, ল্যারীর প্রতিষ্ঠা করা ব্যান্ড মাইলসে যোগ দেন হামিন ও শাফিন আহমেদের মতো সেকাল-একালের জনপ্রিয় শিল্পীদ্বয়। এ সময়ে মানাম, জুয়েল ও তূর্যকে সাথী করে হামিন ও শাফিন রচনা করেছেন জনপ্রিয় তার নতুন ইতিহাস। ফিরিয়ে দাও, চাঁদ তারা সূর্য, জ্বালা জ্বালা, কি জাদু, ধিকি ধিকি আগুন জ্বলেসহ অজস্র জনপ্রিয় গানে সমৃদ্ধ ব্যান্ড মাইলস। ১৯৭৬ সালের 'ফিডব্যাক টুয়েন্টিথ সেঞ্চুরি' কালের হাওয়া রূপান্তরিত হয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় জনপ্রিয় ব্যান্ড 'ফিডব্যাক'-এ। মেলা, মৌসুমী, চিঠি, পালকী, দেহঘড়ির মতো আকাশচুম্বী জনপ্রিয় গান নিয়ে দীর্ঘ পথ মাড়িয়েছে ফিডব্যাক। ১৯৮৪ সালে মেটাল গান নিয়ে শ্রোতার মধ্যে আসে ওয়েভস। কিন্তু একই সময়ে স্কুলপড়ূয়া সঞ্জয়, বাবনা, টিপু, রাসেল, কমলের মতো জন্ম নেওয়া ব্যান্ড 'ওয়ারফেইজ' সময়ের ব্যবধানে হয়ে ওঠে সবচেয়ে জনপ্রিয় হেভি মেটাল ব্যান্ড। অবাক ভালোবাসা, জীবনধারা, একটি ছেলে, সময়, অসামাজিকসহ অসংখ্য জনপ্রিয় মেটাল ও হার্ডরক গানের স্রষ্টা ওয়ারফেইজ।", "question_text": "হেভি মেটাল গানের স্রষ্টা কে ?", "answers": [{"text": "ওয়ারফেইজ", "start_byte": 7726, "limit_byte": 7753}]} {"id": "-4104705256773768847-1", "language": "bengali", "document_title": "ইমরান খান (ভারতীয় অভিনেতা)", "passage_text": "বয়ঃপ্রাপ্তির পর ২০০৮ সালে ইমরান প্রথম অভিনয় করেন রোম্যান্টিক কমেডি জানে তু... ইয়া জানে না ছবিতে। ছবিটি বাণিজ্যিকভাবে সফল হয় এবং সমালোচকদের প্রশংসাও অর্জন করে। এই ছবিতে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। কিন্তু তাঁর অভিনীত পরবর্তী দু’টি ছবি ব্যর্থ হলে গণমাধ্যম তাঁকে অযোগ্য বলে বিবেচনা করে এবং \"একটিমাত্র ছবির বিস্ময়\" আখ্যা দেয়। এরপর তিনি আই হেট লাভ স্টোরিজ (২০১০), দিল্লি বেলি (২০১১) ও মেরে ব্রাদার কি দুলহান (২০১১) প্রভৃতি বাণিজ্যিকভাবে সফল কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেন। শেষোক্ত ছবিটিই ছিল তাঁর সর্বশেষ বাণিজ্যসফল চলচ্চিত্র। এরপর তাঁর অভিনীত ছবিগুলি একে একে বক্স-অফিসে সাফল্য অর্জনে ব্যর্থ হয়।", "question_text": "ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা ইমরান খান অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "জানে তু... ইয়া জানে না", "start_byte": 187, "limit_byte": 242}]} {"id": "-1142189413251008105-0", "language": "bengali", "document_title": "লিনাক্স", "passage_text": "\nলিনাক্স বা গ্নু/লিনাক্স বলতে লিনাক্স কার্নেলের সাথে বিশেষত গ্নু ও অন্যান্য উপাদানের সংমিশ্রণে প্যাকেজ করা অপারেটিং সিস্টেম গুচ্ছকে বুঝায়। সাধারণত, ডেস্কটপ ও সার্ভার দুধরনের ব্যবহারের জন্যেই লিনাক্স, ডিস্ট্রিবিউশন বা ডিস্ট্রো নামের একটি ফর্মে প্যাকেজড থাকে। একটি লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনের ডিফাইনিং কম্পোনেন্ট হচ্ছে লিনাক্স কার্নেল,[6] যেটি একটি অপারেটিং সিস্টেম কার্নেল এবং লিনুস তোরভাল্দ্‌স প্রথম সেপ্টেম্বর ১৭, ১৯৯১ তারিখে প্রকাশ করেন। [7][8][9] অনেক লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনই লিনাক্স শব্দটি তাদের অপারেটিং সিস্টেমের নামের সাথে ব্যবহার করে এবং ফ্রি সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন গ্নু/লিনাক্স শব্দটি এ অপারেটিং সিস্টেম পরিবারকে বুঝাতেই ব্যবহার করে।", "question_text": "গ্নু অপারেটিং সিস্টেম কে তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "লিনুস তোরভাল্দ্‌স", "start_byte": 1008, "limit_byte": 1057}]} {"id": "-938742054132494619-0", "language": "bengali", "document_title": "উপনিষদ্‌", "passage_text": "\nউপনিষদ (Sanskrit: उपनिषद्) হিন্দুধর্মের এক বিশেষ ধরনের ধর্মগ্রন্থের সমষ্টি । এই বইগুলিতে হিন্দুধর্মের তাত্ত্বিক ভিত্তিটি আলোচিত হয়েছে । উপনিষদের অপর নাম বেদান্ত । ধর্মপ্রাণ হিন্দুরা বিশ্বাস করেন, উপনিষদ্‌গুলিতে সর্বোচ্চ সত্য স্রষ্টা বা ব্রহ্মের প্রকৃতি এবং মানুষের মোক্ষ বা আধ্যাত্মিক মুক্তি লাভের উপায় বর্ণিত হয়েছে । উপনিষদ্‌গুলি মূলত বেদ-পরবর্তী ব্রাহ্মণ ও আরণ্যক[1] অংশের শেষ অংশে পাওয়া যায় । এগুলি প্রাচীনকালে গুরু-শিষ্য পরম্পরায় মুখে মুখে প্রচলিত ছিল।", "question_text": "উপনিষদ্-এর অপর নাম কী ?", "answers": [{"text": "বেদান্ত", "start_byte": 399, "limit_byte": 420}]} {"id": "91483490703308038-4", "language": "bengali", "document_title": "আগুন", "passage_text": "আগুন জ্বালানোর জন্য তিনটি উপাদানের প্রয়োজন পড়ে - অক্সিজেন, জ্বালানী এবং তাপ। জ্বালানী হিসেবে কাঠ, কয়লা, তৈল এবং অন্যান্য দাহ্য পদার্থ পরিবেশের সর্বত্র রয়েছে। একবার আগুন জ্বলতে শুরু করলে পরবর্তীতে এটি নিজেই তাপ উৎপাদনে সক্ষম। কখনো কখনো এটি নিজেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাপ উৎপাদনের মাধ্যমে জ্বলতে শুরু করে।", "question_text": "আগুন জ্বালানোর জন্য কোন গ্যাসের প্রয়োজন হয় ?", "answers": [{"text": "অক্সিজেন", "start_byte": 135, "limit_byte": 159}]} {"id": "4019922267169314903-0", "language": "bengali", "document_title": "বিদ্যা সিনহা সাহা মীম", "passage_text": "বিদ্যা সিনহা সাহা মীম (জন্ম: ১০ নভেম্বর, ১৯৯২) বাংলাদেশের একজন মডেল, অভিনেত্রী এবং লেখিকা।[1] লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার ২০০৭ প্রতিযোগিতায় তিনি প্রথম-স্থান লাভ করেন।[2] একই বছরে হুমায়ুন আহমেদ পরিচালিত আমার আছে জল চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তার চলচিত্রে অভিষেক হয়। জোনাকির আলো চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ৩৯তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে মৌসুমীর সাথে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার অর্জন করেন।[3]", "question_text": "বাংলাদেশের মডেল, অভিনেত্রী এবং লেখিকা বিদ্যা সিনহা সাহা মীমের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আমার আছে জল", "start_byte": 530, "limit_byte": 559}]} {"id": "-8593436479613553727-5", "language": "bengali", "document_title": "মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী", "passage_text": "মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ওসমানী সীমান্ত পার হয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। ১১ এপ্রিল (১৯৭১) প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে ভাষণ দেন৷ ঐ ভাষণে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবকাঠামো গঠনের কথা উল্লেখ করে এমএজি ওসমানীকে মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি হিসেবে ঘোষণা দেন৷[5][6] উল্লেখ্য যে ১০ এপ্রিল স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারী ও সরকার গঠন করা হয় এবং পরবর্তীকালে ১৭ এপ্রিল মুজিবনগরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার শপথ গ্রহণ করে।[3] ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল গঠিত হয় মুজিবনগর সরকার, ওসমানীকে করা হয় মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি।", "question_text": "মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী কোন সালে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতির পদে নিযুক্ত হন ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 1151, "limit_byte": 1163}]} {"id": "-4998846244880324532-50", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "১৮৮৫ সালের প্রারম্ভে তিনি ক্লার্জিম্যান’স থ্রোট রোগে আক্রান্ত হন; ক্রমে এই রোগ গলার ক্যান্সারের আকার ধারণ করে। কলকাতার শ্যামপুকুর অঞ্চলে তাঁকে নিয়ে আসা হয়। বিশিষ্ট চিকিৎসক মহেন্দ্রলাল সরকার তাঁর চিকিৎসায় নিযুক্ত হন। অবস্থা সংকটজনক হলে ১১ ডিসেম্বর, ১৮৮৫ তারিখে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় কাশীপুরের এক বিরাট বাগানবাড়িতে।[94]", "question_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংসের কোন রোগের কারণে মৃত্যু হয় ?", "answers": [{"text": "ক্যান্সারের", "start_byte": 224, "limit_byte": 257}]} {"id": "-8299801634043932801-0", "language": "bengali", "document_title": "আওয়ামী মুসলিম লীগ", "passage_text": "\nআওয়ামী মুসলিম লীগ (Urdu: عوامی مسلم لیگ‎) একটি রাজনৈতিক দল যা ব্রিটিশ ভারত বিভক্তিক্রমে পাকিস্তান জন্মের দুই বৎসর পর ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই সময় ঢাকা পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ পূর্ব পাকিস্তানের অংশ ছিল। মুসলিমে লীগ-এরই একটি অংশ নিয়ে হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী, আবদুল হামিদ খান ভাসানী, সামসুল হক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান প্রমুখ এই রাজনৈতিক দলটি প্রতিষ্ঠা করেন।[1] আওয়ামী মুসলিম লীগ পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বাংলা বিকল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই রাজনৈতিক দলটি খুব দ্রুত পূর্ব পাকিস্তানে জনপ্রিয়তা অর্জনে সমর্থন হয়। ঘটনাক্রমে পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে সংগ্রামে বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ পক্ষে একটি সক্রিয় সংগঠন হিসাবে নেতৃত্বে দিতে থাকে। ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে মাওলানা ভাসানীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে দলের নাম থেকে 'মুসলিম' শব্দটি বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহীত হয়। দলের নাম পরিবর্তন করে আওয়ামী লীগ নির্ধারণ করা হয়।[1]। কিন্তু কি কারণে মুসলিম শব্দটি বাদ দেয়া হয় তা স্পষ্ট করে জানা না গেলেও ধারণা করা হয় যে- মুসলিম শব্দটি থাকায় সাম্প্রদায়িকতার গন্ধ থাকায় এ সিদ্ধান্ত। প্রকৃতপক্ষে অনেকেই মনে করেন, রাজনৈতিক বিরোধ থেকে এটি করা হয়। নতুবা মাওলা ভাসানীও পরে গঠিত আওয়ামীলীগে থাকতেন। এমনকি বতর্মানে তার জন্ম কিংবা মৃত্যু বার্ষিকীও পালন করেন না এদলটি। যদিও অনেক নেতার বেলায় তার উল্টোটা করা হয়।", "question_text": "আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 291, "limit_byte": 340}]} {"id": "619984538676919235-2", "language": "bengali", "document_title": "আবু হানিফা", "passage_text": "উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের রাজত্বকালে ইমাম আবু হানিফা ইরাকের কুফা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন।[6][7] তাঁর ছয় বছর বয়সে আবদুল মালিক মৃত্যুবরণ করেন। ষোল বছর বয়সে তিনি পিতার সাথে হজ্জে গিয়েছিলেন তার পিতা সাবিত বিন যুতা কাবুল, আফগানিস্তানের একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। তার পিতার বয়স যখন ৪০ বছর তখন আবু হানিফা জন্মগ্রহণ করেন। বংশধরের দিক থেকে তাকে অ-আরবীয় বলে ধরা হয়ে থাকে কারণ তার দাদার নামের শেষে যুতা। প্রখ্যাত মুসলিম ইতিহাসবিদ খতীবে বাগদাদী আবু হানিফার নাতি ইসমাইল বিন হামাদের বক্তব্য থেকে আবু হানিফার বংশ ব্যাখা দেন। অন্য আরেক ইতিহাসবিদ হামাদ আবু হানিফাকে পারসিক বংশ্বদ্ভূত বলে দাবি করেন।[3][4] আবু হানিফার বংশ নিয়ে অনেক ব্যাখ্যা পাওয়া যায় তবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত ও নির্ভরযোগ্য মত হলো তিনি কাবুলের পারসিক বংশদ্ভূত।[3][4]", "question_text": "নোমান ইবনে সাবিত ইবনে যুতা ইবনে মারযুবান কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "ইরাকের কুফা নগরী", "start_byte": 187, "limit_byte": 231}]} {"id": "3464390983745809122-1", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার কীবোর্ড", "passage_text": "কী-বোর্ডে ৮৪ থেকে ১০১টি বা কোন কোন কী-বোর্ডে ১০২টি কী আছে। ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে কী-বোর্ডকে মোটামুটি ৫টি ভাগে ভাগ করা যায়।[1]", "question_text": "কীবোর্ডে সাধারণত মোট কতগুলি বোতাম থাকে ?", "answers": [{"text": "৮৪ থেকে ১০১টি বা কোন কোন কী-বোর্ডে ১০২টি", "start_byte": 26, "limit_byte": 130}]} {"id": "268116312189400190-1", "language": "bengali", "document_title": "করতোয়া নদী", "passage_text": "করতোয়া নদী বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলায় উৎপত্তি লাভ করেছে।[3] অতঃপর এই নদীর জলধারা বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার তেতুলিয়া উপজেলার ভোজনপুর ইউনিয়ন দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে এবং দিনাজপুর সদর উপজেলার সরকারপুর ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে আত্রাই নদীতে পতিত হয়েছে।[2]", "question_text": "করতোয়া নদীর উৎপত্তি স্থল কোথায় ?", "answers": [{"text": "জলপাইগুড়ি", "start_byte": 113, "limit_byte": 143}]} {"id": "4554014768453479095-2", "language": "bengali", "document_title": "জৈনধর্মের ইতিহাস", "passage_text": "\nজৈনধর্মের উৎসটি স্পষ্ট নয়।[11][12] পাশ্চাত্য গবেষক হেলমুথ ফন গ্ল্যাসেন্যাপ লিখেছেন, খ্রিস্টপূর্ব ১ম সহস্রাব্দের ১ম শতাব্দীটিই জৈনধর্মের উৎসকালের সর্বাধিক সময়সীমা বলে ধরা যেতে পারে। তিনি প্রথম বাইশ জন তীর্থঙ্করকে পৌরাণিক চরিত্র বলে উল্লেখ করেছেন।[13][14]", "question_text": "জৈনধর্মের উদ্ভব প্রথম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিস্টপূর্ব ১ম সহস্রাব্দের ১ম শতাব্দীটি", "start_byte": 218, "limit_byte": 330}]} {"id": "-545431061541481867-12", "language": "bengali", "document_title": "মুহম্মদ জাফর ইকবাল", "passage_text": "জাফর ইকবাল বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই লেখালেখি করেন। তার প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীমূলক গল্প কপোট্রনিক ভালোবাসা সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়েছিল। গল্পটি পড়ে একজন পাঠক দাবি করেন সেটি বিদেশি গল্প থেকে চুরি করা। এর উত্তর হিসেবে তিনি একই ধরণের বেশ কয়েকটি বিচিত্রার পরপর কয়েকটি সংখ্যায় লিখে পাঠান। তার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে এই গল্পগুলো নিয়ে কপোট্রনিক সুখ-দুঃখ নামে একটি বই প্রকাশিত হয়। এই বইটি পড়ে শহীদ-জননী জাহানারা ইমাম খুবই প্রশংসা করেন এবং এই ঘটনায় তিনি এ ধরণের আরও বই লিখতে উৎসাহিত হন। তার প্রথম দিকের বিজ্ঞান কল্পকাহিনীগুলো পাঠকমহলে সমাদৃত হয়। সুদূর আমেরিকাতে বসে তিনি বেশ কয়েকটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী রচনা করেন। দেশে ফিরে এসেও তিনি নিয়মিত বিজ্ঞান-কল্পকাহিনী লিখে যাচ্ছেন, প্রতি বইমেলাতে তার নতুন সায়েন্স ফিকশান কেনার জন্যে পাঠকেরা ভীড় জমায়।", "question_text": "মুহম্মদ জাফর ইকবাল রচিত প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "কপোট্রনিক ভালোবাসা", "start_byte": 252, "limit_byte": 304}]} {"id": "-4464244453237796101-0", "language": "bengali", "document_title": "আলেপ্পো", "passage_text": "আলেপ্পো (Arabic: ﺣﻠﺐ‎ / ALA-LC: Ḥalab) সিরিয়ার সবচেয়ে বড় শহর এবং আলেপ্পো মুহাফাযার (সিরিয়ার প্রদেশ) রাজধানী। এটি সিরিয়র উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত এবং রাজধানী দামেস্ক থেকে ৩১০ কিলোমিটার দরে অবস্থিত। আলেপ্পোর জনসংখ্যা ২১৩২০০, এটি পূর্ব-ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের মধ্যেও অন্যতম বড় শহর। শতব্দীকাল ধরে আলেপ্পো সিরিয়ার সবচেয়ে জনবহুল অঞ্চল এবং ইস্তানবুল ও কায়রোর পরে উসমানীয় সাম্রাজ্যের তৃতীয় বৃহত্তম শহর ছিল।", "question_text": "সিরিয়ার ঐতিহাসিক শহর আলেপ্পোর বর্তমান জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "২১৩২০০", "start_byte": 543, "limit_byte": 561}]} {"id": "8358541882219576900-0", "language": "bengali", "document_title": "মসজিদ আল-হারাম", "passage_text": "\nমসজিদ আল-হারাম (Arabic: المسجد الحرام‎) ইসলামের সবচেয়ে পবিত্র স্থান যা কাবাকে ঘিরে অবস্থিত।[1] সৌদি আরবের মক্কা শহরে এর অবস্থান। মুসলিমরা নামাজের সময় কাবার দিকে মুখ করে দাঁড়ায়। হজ্জ ও উমরার জন্যও মসজিদুল হারামে যেতে হয়।", "question_text": "মসজিদ আল হারামের কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "মক্কা", "start_byte": 254, "limit_byte": 269}]} {"id": "-2656182248486032258-3", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ধর্ষণ", "passage_text": "বাঙালি জাতীয়তাবাদকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ 'অপারেশন সার্চলাইট' এর নামে বাঙালি নিধন শুরু করে[22]। তারা হিন্দু এবং বাংলাভাষী মুসলিমদের নির্বিচারে হত্যা শুরু করে[23]। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত গণহত্যায় ত্রিশ লক্ষাধিক মানুষ নিহত হয়, এক কোটি মানুষ শরণার্থী হয়ে পার্শ্ববর্তী ভারতে পালিয়ে যায় এবং দেশের মধ্যে তিন কোটি মানুষ নিরাপত্তাহীনভাবে টিকে থাকে।[24]", "question_text": "১৯৭১ সালের \"অপারেশন সার্চলাইট\" নামক গণহত্যায় বাংলাদেশের কতজন মানুষ নিহত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "ত্রিশ লক্ষাধিক মানুষ", "start_byte": 693, "limit_byte": 749}]} {"id": "8522919305971743413-0", "language": "bengali", "document_title": "উমর ইবনুল খাত্তাব", "passage_text": "উমর ইবনুল খাত্তাব (Arabic: عمر بن الخطاب‎, জন্ম ৫৮৩ খ্রিষ্টাব্দ–মৃত্যু ৬৪৪ খ্রিষ্টাব্দ) ছিলেন ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা এবং প্রধান সাহাবিদের অন্যতম। আবু বকরের মৃত্যুর পর তিনি দ্বিতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্ব নেন। উমর ইসলামী আইনের একজন অভিজ্ঞ আইনজ্ঞ ছিলেন। ন্যায়ের পক্ষাবলম্বন করার কারণে তাকে আল ফারুক (সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী) উপাধি দেওয়া হয়। আমিরুল মুমিনিন উপাধিটি সর্বপ্রথম তার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছে। ইতিহাসে তাকে প্রথম উমর হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। নামের মিল থাকার কারণে পরবর্তী কালের উমাইয়া খলিফা উমর ইবনে আবদুল আজিজকে দ্বিতীয় উমর হিসেবে সম্বোধন করা হয়। সাহাবিদের মর্যাদার ক্ষেত্রে সুন্নিদের কাছে আবু বকরের পর উমরের অবস্থান।[4][5][6] শিয়া সম্প্রদায় উমরের এই অবস্থান স্বীকার করে না।[7]", "question_text": "ইসলামের দ্বিতীয় খলিফার নাম কী ?", "answers": [{"text": "উমর ইবনুল খাত্তাব", "start_byte": 0, "limit_byte": 47}]} {"id": "-385656867682208009-26", "language": "bengali", "document_title": "শিব", "passage_text": "শতরুদ্রীয় স্তবে \"সসিপঞ্জর\" (\"সোনালি লাল রঙের শিখার মতো আভাযুক্ত\") ও \"তিবষীমতি\" (\"জ্বলন্ত শিখা\") বিশেষণদুটি রুদ্র ও অগ্নির সমরূপত্ব নির্দেশ করছে।[60] অগ্নিকে ষাঁড়ের রূপে কল্পনা করা হয়ে থাকে,[61] এবং শিবের বাহনও হল নন্দী নামে একটি ষাঁড়। ষাঁড়ের মতো অগ্নিরও শিং কল্পনা করা হয়ে থাকে।[62][63] মধ্যযুগীয় ভাস্কর্যে অগ্নি ও ভৈরব শিব – উভয়েরই বিশেষত্ব হল অগ্নিশিখার ন্যায় মুক্ত কেশরাশি।[64]", "question_text": "হিন্দু শাস্ত্র মতে শিবের বাহন কে ?", "answers": [{"text": "নন্দী নামে একটি ষাঁড়", "start_byte": 544, "limit_byte": 601}]} {"id": "-3887930273391128642-0", "language": "bengali", "document_title": "ব্রাহ্মসমাজ", "passage_text": "ব্রাহ্মসমাজ বা ব্রাহ্মসভা ১৯ শতকে স্থাপিত এক সামাজিক ও ধর্মীয় আন্দোলন যা বাংলার পূনর্জাগরণের পুরোধা হিসেবে পরিচিত। কলকাতায় আগস্ট ২০, ১৮২৮ সালে হিন্দুধর্ম সংস্কারক রাজা রামমোহন রায় (১৭৭২-১৮৩৩) ও তার বন্ধুবর্গ মিলে এক সার্বজনীন উপাসনার মাধ্যমে ব্রাহ্মসমাজ শুরু করেন। তাঁদের উপাস্য ছিল \"নিরাকার ব্রহ্ম\", তাই থেকেই নিজেদের ধর্মের নাম রাখেন ব্রাহ্ম।", "question_text": "ব্রাহ্মসমাজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯ শতকে", "start_byte": 72, "limit_byte": 91}]} {"id": "3105872929640335153-0", "language": "bengali", "document_title": "চৌধুরী রহমত আলি", "passage_text": "চৌধুরী রহমত আলি (উর্দু: چودھری رحمت علی) (১৬ নভেম্বর ১৮৯৫ – ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১) ছিলেন একজন পাকিস্তানি[1][2][3] মুসলিম জাতীয়তাবাদী। তিনি পাকিস্তান সৃষ্টির প্রবক্তাদের অন্যতম। দক্ষিণ এশিয়ায় মুসলিমদের পৃথক আবাসভূমির জন্য “পাকিস্তান” শব্দটি তার সৃষ্টি। তাকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের স্থপতি হিসেবে তাকে বিবেচনা করা হয়। ১৯৩৩ সালে প্রকাশিত পুস্তিকা নাউ অর নেভার; আর উই টু লিভ অর পেরিশ ফরএভার? এর লেখক হিসেবে তিনি খ্যাত। এটি পাকিস্তান ঘোষণা বলেও পরিচিত। পুস্তিকাটি নিম্নোক্তভাবে শুরু হয়ঃ", "question_text": "পাকিস্তানি মুসলিম জাতীয়তাবাদী চৌধুরী রহমত আলি কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৬ নভেম্বর ১৮৯৫", "start_byte": 91, "limit_byte": 132}]} {"id": "-7573279877793925164-0", "language": "bengali", "document_title": "বাবর", "passage_text": "মির্জা জহিরউদ্দিন মুহাম্মদ বাবর সাধারণত বাবর, বাবুর নামেই বেশি পরিচিত (ফেব্রুয়ারি ১৪, ১৪৮৩ - ডিসেম্বর ২৬, ১৫৩০) মধ্য এশিয়ার মুসলমান সম্রাট ছিলেন। তিনি ভারত উপমহাদেশে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট। তিনি তৈমুর লঙ্গ-এর সরাসরি বংশধর এবং মাতার দিক থেকে চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন। তিনি মির্জা ওমর সাঈখ বেগ এর পুত্র, এবংতৈমুরী শাসক উলুগ বেগ এর প্রপৌত্র ছিলেন। [1] তিনি পানিপথের প্রথম যুদ্ধে দিল্লীর লোদি রাজবংশের সুলতান ইবরাহিম লোদিকে পরাজিত করে মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।[2][3] তার মৃত্যুর পর তার পুত্র মির্জা হুমায়ুন সিংহাসনে আরোহণ করেন। পানি পথের যুদ্ধে তিনিই প্রথম কামানের ব্যবহার করেন। তার প্রখর রণকৌশলের কাছে হার মানে ইবরাহিম লোদি। [4]", "question_text": "মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "মির্জা জহিরউদ্দিন মুহাম্মদ বাবর", "start_byte": 0, "limit_byte": 87}]} {"id": "8253356460109725217-2", "language": "bengali", "document_title": "ড্রিউ ব্যারিমোর", "passage_text": "১৯৯৫ সালে, তিনি ও তাঁর সঙ্গী ন্যান্সি জুভোনেন ফ্লাওয়ার ফিল্মস নামে একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের গোঁড়াপত্তন করেন, যার সর্বপ্রথম প্রযোজিত চলচ্চিত্রটি ছিলো ব্যারিমুরের নেভার বিন কিস্ড। এরপর ফ্লওয়ার ফিল্মস প্রযোজনা চালিয়ে যেতে থাকে ব্যারিমুরের চলচ্চিত্র চার্লিস অ্যাঞ্জেলস, ফিফটি ফার্স্ট ডেটস্, এবং মিউজিক অ্যান্ড লিরিক্স, এবং সেই সাথে কাল্ট চলচ্চিত্র ডানি ডার্কো-এর মাধ্যমে। ব্যারিমুরের সাম্প্রতিক প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে চলচ্চিত্র হি ইজ জাস্ট নট দ্যাট ইনটু ইউ, বেভারলি হিলস চিহুয়াহুয়া, এবং এভরিবডি’স ফাইন। হলিউড ওয়াক অফ ফেম-এ তারকা হিসেবে তার নাম আছে। ২০০৭ সালে পিপল ম্যাগাজিনের সবচেয়ে সুন্দর ১০০ ইশ্যুর প্রচ্ছদে ব্যারিমুরের ছবি ছাপা হয়।", "question_text": "ড্রিউ ব্লিথ ব্যারিমোরের প্রযোজক সংস্থার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ফ্লাওয়ার ফিল্মস", "start_byte": 120, "limit_byte": 166}]} {"id": "-4476198166324993139-0", "language": "bengali", "document_title": "লুইস ফেদেরিকো লেলইর", "passage_text": "লুইস ফেদেরিকো লেলইর, ফরমেমআরএস[1] (Spanish: Luis Federico Leloir; জন্ম: ৬ সেপ্টেম্বর, ১৯০৬ - মৃত্যু: ২ ডিসেম্বর, ১৯৮৭) ফ্রান্সের প্যারিসে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত আর্জেন্টিনীয় চিকিৎসক ও জৈবরসায়নবিদ ছিলেন।[2] ১৯৭০ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন তিনি। ফ্রান্সে জন্মগ্রহণ করলেও তাঁর জীবনের অধিকাংশ সময়ই বুয়েন্স আয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন। এরপর ১৯৮৭ সালে মৃত্যু-পূর্ব পর্যন্ত ফান্দাসিওন ইনস্তিতুতো নামীয় ব্যক্তিগত গবেষণা দলের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন।", "question_text": "লুইস ফেদেরিকো লেলইর কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বুয়েন্স আয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়ে", "start_byte": 754, "limit_byte": 846}]} {"id": "-2480008975474553157-1", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী", "passage_text": "পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি রাজ্যের অষ্টম তথা প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী। ২০১১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে জয়লাভ করে ২০ মে তিনি মুখ্যমন্ত্রী রূপে শপথ গ্রহণ করেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা, ভূমি ও ভূমিসংস্কার, তথ্য ও সংস্কৃতি, পর্বতাঞ্চল বিষয়ক, কৃষি, বিদ্যুৎ, কর্মী ও প্রশাসনিক সংস্কার, সংখ্যালঘু কল্যাণ ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগেরও ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের কততম মুখ্যমন্ত্রী ?", "answers": [{"text": "অষ্টম", "start_byte": 193, "limit_byte": 208}]} {"id": "3822216919655806343-4", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনালের তালিকা", "passage_text": "উদ্বোধনী আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলা ২১ জুন, ১৯৭৫ তারিখ লর্ডসে অনুষ্ঠিত হয়। এতে অস্ট্রেলিয়া দল ওয়স্ট ইন্ডিজের মোকাবেলা করে। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান অধিনায়ক ক্লাইভ লয়েড চমকপ্রদ ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করেন। ৫০ রানের মধ্যেই ৩ উইকেট পতনের পর[12] দলের প্রারম্ভিক বিপর্যয়ের রোধে ৫ নম্বরে ব্যাটিং করতে নেমে রোহন কানহাইয়ের সাথে চতুর্থ উইকেটে ১৪৯ রান করে দলকে খেলায় ফিরিয়ে আনেন।[13] লয়েড আউট হবার সময় দলের রান হয় ৪/১৯৯। তাঁর দায়িত্বপূর্ণ ৮৫ বলে ১০২ রানে করা সেঞ্চুরির ইনিংসে তিনি সর্বমোট ১২টি চার ও ২টি ছক্কা হাঁকান। এরফলে তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।[14] পাশাপাশি কিথ বয়েসের ঝড়োগতিতে ৩৪ রানের ফলে ৬০ ওভারে অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয় ২৯২। জবাবে অ্যালান টার্নারের ৫৪ বলে ৪০ ও অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক ইয়ান চ্যাপেলের ৯৩ বলে ৬২ রান সংগ্রহ করেন। কিন্তু, তাদের ইনিংসে ৫টি রান-আউটের ফলে তারা নিজেরাই দলের সর্বনাশ ডেকে নিয়ে আসেন। ফলে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৭ রানের ব্যবধানে পরাভূত করে প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা লাভ করে।[15]", "question_text": "প্রথম আই সি সি ক্রিকেট বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক মোট কত রান করেছিল ?", "answers": [{"text": "৬২", "start_byte": 2029, "limit_byte": 2035}]} {"id": "8236827985141725370-9", "language": "bengali", "document_title": "সুভাষচন্দ্র বসু", "passage_text": "প্রায় বিশ বছরের মধ্যে সুভাষ চন্দ্র মোট ১১ বার গ্রেফতার হয়েছিলেন। তাকে ভারত ও রেঙ্গুনের বিভিন্ন জায়গায় রাখা হয়েছিল। ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে ইউরোপে নির্বাসিত করা হয়। ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি তাঁর প্রথম প্রেম এমিলি শেঙ্কল-এর সঙ্গে পরিচিত হন ভিয়েনাতে। ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে তারা ব্যাড গ্যাস্টিনে বিয়ে করেন।", "question_text": "সুভাষচন্দ্র বসুর স্ত্রীর নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "এমিলি শেঙ্কল", "start_byte": 566, "limit_byte": 600}]} {"id": "-3696945471324452754-2", "language": "bengali", "document_title": "তমালিকা কর্মকার", "passage_text": "তমালিকার অভিনয় শুরুটা মঞ্চ থেকেই, যখন তার বয়স ছিল মাত্র তিন বছর।[4] ১৯৯২ সালে আরণ্যক নাট্যদল প্রযোজিত মামুনুর রশীদের লেখা ও আজিজুল হাকিম নির্দেশিত নাটক পাথর এর মাধ্যমে তার মঞ্চাভিনয় শুরু।[4][5] এরপর আরণ্যক দলের অন্যতম নাটক ইবলিস, জয়জয়ন্তী, খেলা খেলা, ওরা কদম আলী, প্রাকৃতজন কথা, রাঢ়াঙ,[6] বিদ্যাসাগর এবং ময়ূর সিংহাসনে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে থিয়েটার অঙ্গনে বেশ জনপ্রিয়তা পান।[5]", "question_text": "তমালিকা কর্মকার অভিনীত সর্বপ্রথম নাটকটির নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "পাথর", "start_byte": 404, "limit_byte": 416}]} {"id": "-7332317373897813744-2", "language": "bengali", "document_title": "আজটেক সাম্রাজ্য", "passage_text": "ধীরে ধীরে আজটেকদের সংখ্যা বাড়তে থাকে; ছোট্ট গ্রাম থেকে টেনোচতিৎলান একটি বড় শহরে পরিণত হয়। আজটেকরা শক্তিশালী সেনাবাহিনীও গঠন করে। রাজধানী টেনোচতিৎলানই ছিল এ অঞ্চলের সকল ব্যবসা বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র। ঔ সময় প্রায় ২০ লক্ষ অধিবাসি নিয়ে টেনোচতিৎলান শহর ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় শহরগুলোর মধ্যে একটি।", "question_text": "আজটেক সাম্রাজ্যের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "টেনোচতিৎলানই", "start_byte": 376, "limit_byte": 412}]} {"id": "2179858832836959368-4", "language": "bengali", "document_title": "সিলেট", "passage_text": "\nসিলেট শহরে ২৭টি ওয়ার্ড ও ২১০টি মহল্লা রয়েছে। এর আয়তন ২৬·৫ বর্গ কিলোমিটার। ২০০১ সালের ৯ এপ্রিল সিলেট শহরকে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের অধীন করা হয়। সিলেট শহর হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও সিলেটের বিভাগীয় শহর হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সিলেট সিটি কর্পোরেশন মূলত সিলেট শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, রাস্তা নির্মাণ, ট্রাফিক পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ, নিবন্ধনসহ আরো অনেক কাজে সংশ্লিষ্ট কাজ সম্পাদন করে। কর্পোরেশনের মেয়র ও ২২জন কমিশনার পুরো শহরের সব ধরনের উন্নয়নের কাজ করে থাকেন।[3]", "question_text": "সিলেট শহরের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "২৬·৫ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 149, "limit_byte": 201}]} {"id": "-2599451116164447125-11", "language": "bengali", "document_title": "দ্বারকানাথ ঠাকুর", "passage_text": "১৮৪৬ সালে লন্ডনে কিছুকাল রোগভোগের পর তাঁর জীবনাবসান ঘটে।", "question_text": "প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর কোথায় মারা যান ?", "answers": [{"text": "লন্ডনে", "start_byte": 26, "limit_byte": 44}]} {"id": "-4996183302987176297-0", "language": "bengali", "document_title": "১৯৩০ ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "১৯৩০ ফিফা বিশ্বকাপ ছিল প্রথম অনুষ্ঠিত কোন ফুটবল বিশ্বকাপ। জুলাই ১৩ থেকে জুলাই ৩০ পর্যন্ত এটি উরুগুয়েতে অনুষ্ঠিত হয়। ফিফা ১৯২৯ সালের বার্সেলোনা সেমিনারে উরুগুয়েকে বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব দেয় কেননা সেবছর উরুগুয়ের স্বাধীনতার শতবর্ষে পা দিয়েছিল এবং উরুগুয়ে ফুটবল দল সফল ভাবে ১৯২৮ গ্রীষ্ম অলিম্পিকে ফুটবল শিরোপা জিতেছিল।", "question_text": "সর্বপ্রথম ফুটবল বিশ্বকাপ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "উরুগুয়ে", "start_byte": 247, "limit_byte": 271}]} {"id": "2158077626257154929-21", "language": "bengali", "document_title": "জন সিনা", "passage_text": "জন সিনার সর্বপ্রথম সিনেমা মুক্তি পায় WWE Studio এর ব্যানারে। তার প্রথম সিনেমার নাম The Marine যেটি মুক্তি পায় অক্টোবর ১৩ ২০০৬ সালে।এই সিনেমাটি প্রথম সপ্তাহে US$07 Million আয় করে। এই ছবির ডিভিডি মুক্তি পেলে এটি আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠে। এবং ১২ তম সপ্তাহে এসে US$30 million আয় করে।\nতার ২য় সিনেমা 12 Rounds মুক্তি পায় ২৭ মার্চ ২০০৯ সালে। তার ৩য় ছবি Legendary সেপ্টেম্বর ২৮ ২০১০ সালে মুক্তি পায়।", "question_text": "জন ফিলিক্স অ্যন্থনিও সিনা অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "The Marine", "start_byte": 206, "limit_byte": 216}]} {"id": "-5462584905967826407-0", "language": "bengali", "document_title": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ", "passage_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (English: World WarII, Second World War, WWII, WW2) মানবসভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল, এই ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা ধরা হলেও ১৯৩৯ সালের আগে এশিয়ায় সংগঠিত কয়েকটি সংঘর্ষকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। তৎকালীন বিশ্বে সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং দুইটি বিপরীত সামরিক জোটের সৃষ্টি হয়; মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি। এই মহাসমরকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে ধরা হয়, যাতে ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং সামরিক ও বেসামরিক সম্পদের মধ্যে কোনরকম পার্থক্য না করে তাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে। এছাড়া বেসামরিক জনগণের উপর চালানো নির্বিচার গণহত্যা, হলোকস্ট (হিটলার কর্তৃক ইহুদীদের উপর চালানো গণহত্যা), পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োগ প্রভৃতি ঘটনায় কুখ্যাত এই যুদ্ধে প্রায় ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ মৃত্যুবরণ করে। এসব পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম যুদ্ধ।[1]", "question_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল", "start_byte": 326, "limit_byte": 384}]} {"id": "8690075851604962430-9", "language": "bengali", "document_title": "পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা", "passage_text": "১৯৪০-এর দশকে নতুন ধরণের পরমাণু বোমা হিসেবে হাইড্রোজেন বোমা আবিস্কারের মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়ন সমগ্র বিশ্বে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। হাইড্রোজেন বোমার পরীক্ষণের স্থল হিসেবে তারা প্রশান্ত মহাসাগরকে বেছে নেয়। এছাড়াও তারা পরমাণু বিভাজন বা ফিসন করে একের পর এক নিত্য নতুন ও উন্নততর পারমাণবিক বোমা আবিস্কার করতে থাকে।", "question_text": "হাইড্রোজেন বোমা কবে প্রথম আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৪০-এর দশকে", "start_byte": 0, "limit_byte": 32}]} {"id": "45970844965423259-0", "language": "bengali", "document_title": "সেলুলার জেল", "passage_text": "সেলুলার জেল বা কালাপানি (হিন্দি ভাষায়: काला पानी क़ैद ख़ाना) ভারতের আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত একটি পূর্বতন কারাগার। ১৯০৬ সালে এই কারাগারটির নির্মাণ সম্পন্ন হয়। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী বহু বিশিষ্ট আন্দোলনকারী যেমন বটুকেশ্বর দত্ত, উল্লাসকর দত্ত ও বিনায়ক দামোদর সাভারকরকে এই কারাগারে বন্দী করে রাখা হয়েছিল। এখন এই দালানটি জাতীয় স্মৃতি স্মারক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।[2] আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে একমাত্র সেলুলার জেলটিই পোড়ামাটির ইঁটে নির্মিত।", "question_text": "সেলুলার জেল আন্দামানের কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে", "start_byte": 179, "limit_byte": 260}]} {"id": "-2553274627248365687-16", "language": "bengali", "document_title": "উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী", "passage_text": "যোগীন্দ্রনাথ সরকারের সিটি বুক সোসাইটি থেকে তাঁর প্রথম বই \"ছেলেদের রামায়ণ\" প্রকাশিত হয়। এই বইটি সমাজে অতি আদরের সঙ্গে সমাদৃত হলেও মুদ্রণ সম্বন্ধে অতৃপ্ত \nউপেন্দ্রকিশোর ১৮৮৫ সালে বিদেশ থেকে তখনকার দিনের আধুনিকতম মুদ্রণযন্ত্রাংশাদি নিজের খরচায় আমদানি করেন, এবং ৭ নম্বর শিবনারায়ণ দাস লেনে নতুন ভাড়াবাড়ি নিয়ে ইউ রায় অ্যান্ড সন্স নামে নতুন ছাপাখানা খোলেন। এখানের একটি কামরায় তিনি নিজের আঁকার স্টুডিও খোলেন এবং সেখানে হাফটোন ব্লক প্রিন্টিং নিয়ে অনেক পরীক্ষা নিরিক্ষা করেন। ১৯১১ সালে তিনি বড় ছেলে সুকুমারকে বিলাতে পাঠান ফোটোগ্রাফী ও মুদ্রণ সম্বন্ধে উচ্চশিক্ষা লাভ করার জন্যে।", "question_text": "উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী রচিত প্রথম শিশুসাহিত্য কোনটি ?", "answers": [{"text": "ছেলেদের রামায়ণ", "start_byte": 154, "limit_byte": 197}]} {"id": "6703107172676988032-5", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "শশাঙ্কের রাজ্যের পতনের পর বাংলা অঞ্চলে নৈরাজ্য দেখা দেয়। এই সময় এই অঞ্চলে কোনও কেন্দ্রীয় শাসক ছিলেন না। ক্ষুদ্র গোষ্ঠীপতিরা নিরন্তর নিজেদের মধ্যে যুদ্ধে লিপ্ত ছিলেন। সমসাময়িক গ্রন্থে এই অবস্থাটিকে ‘মাৎস্যন্যায়’ (অর্থাৎ বড়ো মাছ যেমন ছোটো মাছকে খেয়ে ফেলে, সেই রকম অবস্থা) বলে বর্ণনা করা হয়েছে। এই সময়েই গোপাল প্রথম পাল রাজা হিসেবে সিংহাসনে আরোহণ করেন। খালিমপুর তাম্রলিপি থেকে অনুমিত হয়, বাংলা অঞ্চলের ‘প্রকৃতি’ (জনসাধারণ) তাঁকে রাজা নির্বাচিত করেছিল।[7] প্রায় ৮০০ বছর পরে তারানাথও লিখেছেন যে, বাংলার জনসাধারণ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে তাঁকে নির্বাচিত করেছিল। যদিও এই ঘটনাটি কিংবদন্তির আকারে প্রচলিত এবং ঐতিহাসিকভাবে নির্ভরযোগ্য তথ্য নয়। এই কিংবদন্তি অনুসারে, নৈরাজ্যের এক যুগের পর জনসাধারণ পরপর একাধিক রাজাকে নির্বাচিত করেছিলেন। কিন্তু তাঁদের সকলকেই নির্বাচনের পরের রাতেই এক নাগ রানি ভক্ষণ করেন। গোপাল সেই নাগ রানিকে হত্যা করতে সমর্থ হন এবং সিংহাসনে আসীন থাকতে সমর্থ হন।[17] ঐতিহাসিক প্রমাণ নির্দেশ করে যে, গোপাল প্রত্যক্ষভাবে জনসাধারণ কর্তৃক নির্বাচিত হননি। একদল সামন্ত গোষ্ঠীপতি তাঁকে নির্বাচিত করেন। এই ধরনের নির্বাচন বাংলা অঞ্চলের সমসাময়িক সমাজে খুবই সাধারণ ঘটনা ছিল।[7][17]", "question_text": "বাংলার পালবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "গোপাল", "start_byte": 828, "limit_byte": 843}]} {"id": "-6967605798957129423-9", "language": "bengali", "document_title": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত", "passage_text": "মধুসূদন দত্ত নাট্যকার হিসেবেই প্রথম বাংলা সাহিত্যের অঙ্গনে পদার্পণ করেন। রামনারায়ণ তর্করত্ন বিরচিত 'রত্নাবলী' নাটকের ইংরেজি অনুবাদ করতে গিয়ে তিনি বাংলা নাট্যসাহিত্যে উপযুক্ত নাটকের অভাব বোধ করেন। এই অভাব পূরণের লক্ষ্য নিয়েই তিনি নাটক লেখায় আগ্রহী হয়েছিলেন। ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি রচনা করেন ‘শর্মিষ্ঠা' নাটক। এটিই প্রকৃত অর্থে বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক নাটক। ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি রচনা করেন দুটি প্রহসন, যথা: 'একেই কি বলে সভ্যতা' এবং 'বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ' এবং পূর্ণাঙ্গ 'পদ্মাবতী' নাটক। পদ্মাবতী নাটকেই তিনি প্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দ ব্যবহার করেন। ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি অমিত্রাক্ষরে লেখেন 'তিলোত্তমাসম্ভব' কাব্য। এরপর একে একে রচিত হয় 'মেঘনাদ বধ কাব্য' (১৮৬১) নামে মহাকাব্য, 'ব্রজাঙ্গনা' কাব্য (১৮৬১), 'কৃষ্ণকুমারী' নাটক (১৮৬১), 'বীরাঙ্গনা' কাব্য (১৮৬২), চতুর্দশপদী কবিতা (১৮৬৬)।", "question_text": "মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচিত প্রথম নাটকের নাম কী ?", "answers": [{"text": "শর্মিষ্ঠা", "start_byte": 800, "limit_byte": 827}]} {"id": "4639806270038311148-2", "language": "bengali", "document_title": "আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ", "passage_text": "মুজাহিদ ১৯৪৮ সালে ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় তার পিতা মওলানা মোহাম্মদ আলী শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন। শান্তি কমিটিও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত। স্বাধীনতার পর স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের অণুরোধে তিনি শেখ মুজিবর রহমান কর্তৃক বিচারের হাত থেকে রক্ষা পান।[18] ফরিদপুর শহর থেকে প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শেষ করে ১৯৭০ সালে তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন।[19]", "question_text": "আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৪৮ সালে", "start_byte": 22, "limit_byte": 47}]} {"id": "-5889062421522452138-1", "language": "bengali", "document_title": "শিখধর্ম", "passage_text": "শিখধর্ম (/ˈsɪk[invalid input: 'ɨ']zəm/; Punjabi: ਸਿੱਖੀ, sikkhī,I[1] (স্থানীয় নাম শিখী); সংস্কৃত ‘শিষ্য’ বা ‘শিক্ষা’ থেকে উৎপন্ন।[2][3]|group=note}}) হল একটি সর্বেশ্বরবাদী[4] ভারতীয় ধর্ম। খ্রিস্টীয় ১৫শ শতাব্দীতে ভারতীয় উপমহাদেশের পাঞ্জাব অঞ্চলে গুরু নানক এই ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[5] পরবর্তীকালে শিখ গুরুগণ কর্তৃক এই ধর্ম প্রসার লাভ করে শিখদের ১১জন মানব গুরু ছিলেন , যাদের সর্বপ্রথম হলেন গুরু নানক । শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুরু গ্রন্থ সাহিব যা শিখ গুরুদের রচনার সংকলন । প্রথম পাঁচ জন শিখ গুরু তা সংকলন করেছিলেন। শিখধর্ম বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ধর্মীয় গোষ্ঠী। এই ধর্মের অনুগামীর সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি।[6][7] ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যটি বিশ্বের একমাত্র শিখ সংখ্যাগুরু অঞ্চল।", "question_text": "শিখধর্ম কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিস্টীয় ১৫শ শতাব্দী", "start_byte": 380, "limit_byte": 442}]} {"id": "7646003778499018736-5", "language": "bengali", "document_title": "ড্রিউ ব্যারিমোর", "passage_text": "ব্যারিমোর ১৯৭৫ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া প্রদেশের কালভার সিটিতে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর বাবা জন ড্রিউ ব্যারিমোর ছিলেন একজন আমেরিকান অভিনেতা এবং মা অভিনেত্রী ইডিকো জেইড ব্যারিমোর (জন্মসূত্রে: মার্কো)[1][2]-এর জন্ম হয়েছিলো পশ্চিম জার্মানির ব্রান্নেবার্গ-এ। তাঁর জন্মের পর তাঁর বাবা-মার বিচ্ছেদ ঘটে।[1]", "question_text": "ড্রিউ ব্লিথ ব্যারিমোর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "জন ড্রিউ ব্যারিমোর", "start_byte": 321, "limit_byte": 371}]} {"id": "6971086019984584823-1", "language": "bengali", "document_title": "সত্যেন্দ্রনাথ বসু", "passage_text": "১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দে ১ জানুয়ারি উত্তর কলকাতার গোয়া বাগান অঞ্চলে স্কটিশ চার্চ কলেজিয়েট স্কুলের পাশে ২২ নম্বর ঈশ্বর মিত্র লেনে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর জন্ম। তাঁর পরিবারের আদি নিবাস ২৪ পরগণার কাঁড়োপাড়ার সন্নিকটে বড়োজাগুলিয়া গ্রামে। তাঁর পিতা সুরেন্দ্রনাথ বসু ছিলেন পূর্ব ভারতীয় রেলওয়ের হিসাবরক্ষক এবং মাতা আমোদিনী দেবী ছিলেন আলিপুরের খ্যাতনামা ব্যবহারজীবী মতিলাল রায়চৌধুরীর কন্যা। সত্যেন্দ্রানাথ বসু সাত ভাইবোনের মধ্যে সবার বড়।etastfzse", "question_text": "সত্যেন্দ্রনাথ বসু কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দে ১ জানুয়ারি", "start_byte": 0, "limit_byte": 81}]} {"id": "-8920775567010134364-2", "language": "bengali", "document_title": "গণিত", "passage_text": "১৭শ শতক পর্যন্তও কেবল পাটীগণিত, বীজগণিত ও জ্যামিতিকে গাণিতিক শাস্ত্র হিসেবে গণ্য করা হত। সেসময় গণিত দর্শন ও বিজ্ঞানের চেয়ে কোন পৃথক শাস্ত্র ছিল না। আধুনিক যুগে এসে গণিত বলতে যা বোঝায়, তার গোড়াপত্তন করেন প্রাচীন গ্রিকেরা, পরে মুসলমান পণ্ডিতেরা এগুলি সংরক্ষণ করেন, অনেক গবেষনা করেন এবং খ্রিস্টান পুরোহিতেরা মধ্যযুগে এগুলি ধরে রাখেন। তবে এর সমান্তরালে ভারতে এবং চীন-জাপানেও প্রাচীন যুগ ও মধ্যযুগে স্বতন্ত্রভাবে উচ্চমানের গণিতচর্চা করা হত। ভারতীয় গণিত প্রাথমিক ইসলামী গণিতের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল। ১৭শ শতকে এসে আইজাক নিউটন ও গটফ্রিড লাইবনিৎসের ক্যালকুলাস উদ্ভাবন এবং ১৮শ শতকে অগুস্তঁ লুই কোশি ও তাঁর সমসাময়িক গণিতবিদদের উদ্ভাবিত কঠোর গাণিতিক বিশ্লেষণ পদ্ধতিগুলির উদ্ভাবন গণিতকে একটি একক, স্বকীয় শাস্ত্রে পরিণত করে। তবে ১৯শ শতক পর্যন্তও কেবল পদার্থবিজ্ঞানী, রসায়নবিদ ও প্রকৌশলীরাই গণিত ব্যবহার করতেন। \n", "question_text": "গণিতে ক্যালকুলাসের জনক কে ?", "answers": [{"text": "আইজাক নিউটন ও গটফ্রিড লাইবনিৎসে", "start_byte": 1373, "limit_byte": 1458}]} {"id": "-1678385728478407350-9", "language": "bengali", "document_title": "রিকি পন্টিং", "passage_text": "২০০২ সালে অস্ট্রেলিয়ার একদিনের আন্তর্জাতিক দলের নেতৃত্বের ভার গ্রহণ করেন। পরের বছরই তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলকে শিরোপা এনে দেন। ২০০৪ সালে স্টিভ ওয়াহ টেস্ট অধিনায়ক থেকে অবসর গ্রহণ করলে অবশ্যম্ভাবী হিসেবে পন্টিংকে দলের অধিনায়ক মনোনীত করা হয়। ২০০৫ সালে পন্টিংয়ের নেতৃত্বে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে অ্যাশেজ সিরিজ জয়লাভ করে। ২০০৫-০৬ মৌসুমেও পন্টিং তার ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখেন। সাত সেঞ্চুরিসহ প্রায় ৭৮ রান গড়ে ১,৪৮৩ রান সংগ্রহ করেন। জানুয়ারি, ২০০৬ সালে সিডনিতে অনুষ্ঠিত তার শততম টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে উভয় ইনিংসে ১২০ ও ১৪৩* রান করেন।", "question_text": "রিকি টমাস পন্টিং কোন সালে প্রথম অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক হন ?", "answers": [{"text": "২০০২", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-1465705133191764484-0", "language": "bengali", "document_title": "দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন", "passage_text": "দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন ১৯৯৪ সালের মার্কিন মহাকাব্যিক নাট্য চলচ্চিত্র। ফ্র্যাংক ড্যারাবন্ট পরিচালিত এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন টিম রবিন্স, মরগান ফ্রিম্যান, বব গান্টন, উইলিয়াম সেডলার, ক্ল্যান্সি ব্রাউন, গিল বেলোস, জেমস হুইটমোর প্রমুখ। মিলিয়ন ভোটের (১০-এর মধ্যে ৯.৩) উপর ভিত্তি করে আইএমডিবি’র ‘‘টপ ২৫০’’’ চলচ্চিত্রের মধ্য এটি #১ নম্বরে রয়েছে এবং সর্বকালের সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে বিবেচিত।", "question_text": "দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন চলচ্চিত্রটির নির্মাতা কে ?", "answers": [{"text": "ফ্র্যাংক ড্যারাবন্ট", "start_byte": 186, "limit_byte": 241}]} {"id": "7931400735334438152-7", "language": "bengali", "document_title": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত", "passage_text": "পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি হওয়ার পর ১৯৬০ সালে ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের উপর ‘এবডো’ প্রয়োগ করা হয়। ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় তাঁকে গৃহবন্দী করে রাখা হয় এবং তখন থেকে তিনি সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকেন। এতদসত্ত্বেও বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত গুরুত্বপূর্ণ বাঙালি নেতৃবৃন্দের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক বজায় রাখতেন। ১৯৭১ সালের ২৯ মার্চ রাতে কুমিল্লার কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী এ্যাডভোকেট আবদুল করিমের তত্ত্বাবধানে ছোট ছেলে দিলীপকুমার দত্তসহ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে গ্রেফতার করা হয় এবং তাঁদেরকে ময়নামতি সেনানিবাসে নিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়।[3]", "question_text": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত কোন সালে শহীদ হন ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 957, "limit_byte": 969}]} {"id": "-7128148769472389143-23", "language": "bengali", "document_title": "ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর", "passage_text": "১৮৬১ সালের এপ্রিল মাসে কলিকাতা ট্রেনিং স্কুলের সেক্রেটারি মনোনীত হন বিদ্যাসাগর মহাশয়। এই বছর ডিসেম্বর মাসে হরিশ্চন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের অকালপ্রয়াণে গ্রহণ করেন তাঁর সম্পদিত হিন্দু প্যাট্রিয়ট পত্রিকার পরিচালনভার। ১৮৬২ সালে কৃষ্ণদাস পালকে এই পত্রিকার সম্পাদক নিযুক্ত করেন তিনি। এই বছর তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় বাণভট্টের কাদম্বরী। মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাঁকে উৎসর্গ করেন স্বরচিত বীরাঙ্গনা কাব্য। ১৮৬৩ সালে সরকার তাঁকে ওয়ার্ডস ইনস্টিটিউশনের পরিদর্শক নিযুক্ত করেন। উল্লেখ্য, ৮ থেকে ১৪ বছর বয়সী নাবালক জমিদারদের শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে ১৮৫৬ সালে এই ইনস্টিটিউশন প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্যরচনা 'প্রভাবতী সম্ভাষন' এ বছর রচিত হয়। ১৮৬৪ সালে কলিকাতা ট্রেনিং স্কুলের নাম পরিবর্তন করে কলিকাতা মেট্রোপলিটান ইনস্টিটিউশন রাখা হয়। ৪ জুলাই ইংল্যান্ডের রয়্যাল এশিয়াটিক সোসাইটি তাঁকে সাম্মানিক সদস্য নির্বাচিত করে। খুব কম ভারতীয়ই এই বিরল সম্মানের অধিকারী হতে পেরেছিলেন। ২ আগস্ট ফ্রান্সে ঋণগ্রস্ত মাইকেল মধুসূদনের সাহায্যার্থে ১৫০০ টাকা প্রেরণ করেন তিনি। ১৮৬৫ সালের ১১ জানুয়ারি ওয়ার্ডস ইনস্টিটিউশনের পরিদর্শক হিসেবে বিদ্যাসাগর মহাশয় তাঁর প্রথম রিপোর্টটি পেশ করেন।", "question_text": "ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের লেখা প্রথম মৌলিক গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্রভাবতী সম্ভাষন", "start_byte": 1665, "limit_byte": 1711}]} {"id": "-1630283428092480500-8", "language": "bengali", "document_title": "সমকামিতা", "passage_text": "বর্তমানে হোমোসেক্সুয়াল শব্দটি বিদ্বৎসমাজে এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানে ব্যবহৃত হলেও ‘গে’ এবং ‘লেসবিয়ান’ শব্দদুটি অধিক জনপ্রিয়। গে শব্দটির দ্বারা পুরুষ সমকামীদের বোঝানো হয় এবং নারী সমকামীদেরকে বোঝানো হয় লেসবিয়ান শব্দটির দ্বারা। পশ্চিমে ‘গে’ শব্দটি সমকামী অর্থে প্রথম ব্যবহৃত হতে দেখা যায় সম্ভবত ১৯২০ সালে। তবে সে সময় এটির ব্যবহার একেবারেই সমকামীদের নিজস্ব গোত্রভুক্ত ছিলো। মুদ্রিত প্রকাশনায় শব্দটি প্রথম ব্যবহৃত হতে দেখা যায় ১৯৪৭ সালে। লিসা বেন নামে এক হলিউড সেক্রেটারী ‘Vice Versa: America’s Gayest Magazine’ নামের একটি পত্রিকা প্রকাশের সময় সমকামিতার প্রতিশব্দ হিসেবে ‘গে’ শব্দটি ব্যবহার করেন। আর ‘লেসবিয়ান’ শব্দটি এসেছে গ্রিস দেশের ‘লেসবো’ নামক দ্বীপমালা থেকে। কথিত আছে, খ্রীষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে স্যাফো নামে সেখানকার এক কবি/শিক্ষিকা মেয়েদের সমকামী যৌন জীবন নিয়ে কাব্য রচনা করে ‘কবিতা উৎসব’ পালন করতেন।[24][25] এইভাবে প্রথম দিকে লেসবিয়ান বলতে ‘লেসবো দ্বীপের অধিবাসী’ বোঝালেও, পরবর্তীতে নারীর সমকামিতার সাথে এটি যুক্ত হয়ে যায়।", "question_text": "লেসবিয়ান শব্দের বাংলা পরিভাষা কী ?", "answers": [{"text": "নারী সমকামী", "start_byte": 466, "limit_byte": 497}]} {"id": "-3152876642006997898-4", "language": "bengali", "document_title": "সাওর বিপ্লব", "passage_text": "মুহাম্মদ জহির শাহ ১৯৩৩ সালে সিংহাসনে বসেন। তার চাচাত ভাই মুহাম্মদ দাউদ খান ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি বাদশাহর সমর্থক ছিলেন না।[4] ১৯৭০ এর দশকে দাউদ তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পরিকল্পনা করেন। ১৯৭৩ সালে বাদশাহ চিকিৎসার জন্য ইতালি যান। এসময় দাউদের নেতৃত্বে সংঘটিত অভ্যুত্থানে জহির শাহ ক্ষমতাচ্যুত হন এবং রাজতন্ত্র বিলুপ্ত হয়। দাউদ খান নতুন সরকার গঠন করে নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করেন। এরপর থেকে জহির শাহ ইতালিতে নির্বাসিত জীবনযাপন করতে থাকেন।[5]", "question_text": "মুহাম্মদ দাউদ খান কত সালে আফগানিস্তানের রাষ্ট্রপতি হন ?", "answers": [{"text": "১৯৭৩", "start_byte": 612, "limit_byte": 624}]} {"id": "6171663672025104984-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা লিপি", "passage_text": "বাংলা লিপি হল একটি লিখন পদ্ধতি যেটা ব্যবহৃত করা হয় বাংলা, মণিপুরি, ককবরক, অসমীয়া ভাষায়। বাংলা লিপির গঠন তুলনামূলকভাবে কম আয়তাকার ও বেশি সর্পিল। বাংলা লিপিটি সিদ্ধং লিপি থেকে উদ্ভূত হয়েছে বলে মনে করা হয়। অনুরূপ হিসাবে অসমিয়াকে মনে করা হলেও অসমীয়া লিপির উৎপত্তি বাংলা লিপি উৎপত্তির অন্তত আড়াইশ বছর পর। যে ভিন্নতা (বাংলা র; অসমীয়া ৰ ) আধুনিক বাংলা ও অসমীয়া ভাষায় দেখা সেটি ১৮ শতকের আগে ছিল না। পরবর্তিতে নিচে ফোঁটা দেওয়া র বাংলায় ব্যবহৃত হয়। বাংলা লিপি বিশ্বের ৫ম সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত লিখন পদ্ধতি।", "question_text": "বাংলা লিপির উদ্ভব কোন লিপি থেকে হয় ?", "answers": [{"text": "সিদ্ধং", "start_byte": 426, "limit_byte": 444}]} {"id": "-3469849300924882192-10", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা", "passage_text": "\n১৮৮৩ সালে রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় জাতীয় সম্মেলনের আয়োজন করেন। এটিই ছিল ঊনবিংশ শতাব্দীর ভারতের প্রথম রাজনৈতিক সম্মেলন।[24] এরপর ধীরে ধীরে কলকাতা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে পরিণত হয়। বিশেষত বিপ্লবী সংগঠনগুলির অন্যতম প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হয় কলকাতা শহর। ১৯০৫ সালে সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে কলকাতায় ব্যাপক গণবিক্ষোভ ও ব্রিটিশ দ্রব্য বয়কট (স্বদেশী আন্দোলন) শুরু হয়।[34] এই সব গণআন্দোলনের তীব্রতা এবং দেশের পূর্বভাগে অবস্থিত কলকাতা থেকে দেশ শাসনের প্রশাসনিক অসুবিধার কারণে ১৯১১ সালে ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী দিল্লিতে স্থানান্তরিত করা হয়।[35] ১৯২৩ সালে ক্যালকাটা মিউনিসিপ্যাল অ্যাক্টের অধীনে কলকাতার স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন কর্তৃপক্ষ কলকাতা পৌরসংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২৪ সালে এই পৌরসংস্থার প্রথম মেয়র নির্বাচিত হন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ। পরবর্তীকালে সুভাষচন্দ্র বসু, বিধানচন্দ্র রায়, আবুল কাশেম ফজলুল হক প্রমুখ বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামীরা এই পদ অলংকৃত করেছিলেন।[36] দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন জাপানি সেনাবাহিনী একাধিকবার কলকাতা শহর ও বন্দরে বোমা নিক্ষেপ করেছিল।[37] কলকাতায় জাপানি বোমাবর্ষণের প্রথম ও শেষ ঘটনাটি ঘটে যথাক্রমে ১৯৪২ সালের ২০ ডিসেম্বর[38] এবং ১৯৪৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর।[39] যুদ্ধের সময় কলকাতায় পঞ্চাশের মন্বন্তরে লক্ষাধিক মানুষ অনাহারে মারা যান। এই মন্বন্তরের কারণ ছিল সামরিক তাণ্ডব, প্রশাসনিক ব্যর্থতা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ।[40] ১৯৪৬ সালে পৃথক মুসলিম রাষ্ট্র পাকিস্তানের দাবিতে এক ভয়ংকর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় কলকাতায় চার হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারান।[41][42][43] ভারত বিভাগের সময়ও বহু মানুষ সাম্প্রদায়িকতার শিকার হন। দেশভাগের পর বহুসংখ্যক মুসলমান পূর্ব পাকিস্তানে পাড়ি জমান এবং সেই দেশের লক্ষ লক্ষ হিন্দু কলকাতায় চলে আসেন। এর ফলে শহরের জনপরিসংখ্যানে একটি বিরাট পরিবর্তন সূচিত হয়।[44]", "question_text": "কলিকাতা পৌরসংস্থা কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯২৩ সালে", "start_byte": 1619, "limit_byte": 1644}]} {"id": "7293730305963683596-6", "language": "bengali", "document_title": "মহাস্থানগড়", "passage_text": "মহাস্থানগড়ের ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত ও উদঘাটন করার ক্ষেত্রে একাধিক ব্যক্তির অবদান রয়েছে। ১৮০৮ খ্রিষ্টাব্দে ফ্রান্সিস বুকানন হ্যামিলটন প্রথম মহাস্থানগড়ের অবস্থান চিহ্নিত করেন। ১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ প্রত্নতত্ত্ববিদ আলেক্সান্ডার কানিংহাম প্রথম এই প্রাচীন ঐতিহাসিক নগরীকে পুন্ড্রবর্ধনের রাজধানীরূপে চিহ্নিত করেন। অনেক পর্যটক ও পন্ডিত ব্যক্তি, বিশেষত সি. জে. ও’ডোনেল, ই. ভি. ওয়েস্টম্যাকট ও হেনরী বেভারীজ এই শহরতলি এলাকাটি পরিদর্শন করেন এবং তাঁদের প্রতিবেদনে তা উল্লেখ করেন। ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দে প্রত্নতাত্ত্বিক খননে সন্ধান মেলে ব্রাহ্মী লিপির। সেই লিপিতে পুণ্ড্রনগরের প্রাদেশিক শাসক সম্রাট অশোক দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষকে রাজভান্ডার থেকে খাদ্যশস্য ও অর্থ সহায়তা প্রদানের নির্দেশ দেন। এসব তথ্য উপাত্ত থেকে প্রসিদ্ধ এই নগরীর প্রাচীনতমের প্রমাণ মেলে।", "question_text": "মহাস্থানগড় প্রত্নস্থলটি কবে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮০৮ খ্রিষ্টাব্দে", "start_byte": 236, "limit_byte": 285}]} {"id": "3957956995320330832-5", "language": "bengali", "document_title": "ম্যারাথন", "passage_text": "\nঊনবিংশ শতকের শেষদিকে আধুনিক অলিম্পিক ক্রীড়ায় ম্যারাথন দৌড়কে ক্রীড়াবিষয়রূপে অংশগ্রহণের বিষয়টি প্রস্তাবনায় তুলে ধরা হয়। উদ্যোক্তা এবং সংগঠকগণ এ বৃহৎ জনপ্রিয় ক্রীড়াকে প্রাচীন গ্রীসের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যেই এ উদ্যোগ গ্রহণ করেন। মাইকেল ব্রিল ম্যারাথন দৌড়কে এথেন্সে ১৮৯৬ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ক্রীড়াসূচীতে অন্তর্ভুক্ত করতে সচেষ্ট হন।", "question_text": "অলিম্পিকে ম্যারাথন দূরপাল্লার দৌড় প্রতিযোগিতা কবে থেকে চালু হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৯৬ সালে", "start_byte": 798, "limit_byte": 823}]} {"id": "1559535808200310745-0", "language": "bengali", "document_title": "মহান আলেকজান্ডার", "passage_text": "ম্যাসিডনের তৃতীয় আলেকজান্ডার (২৩ অথবা ২৯ জুলাই ৩৫৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ – ১০ অথবা ১১ জুন ৩২৩ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ), যিনি মহান আলেকজান্ডার (Greek: Ἀλέξανδρος ὁ Μέγας, আলেক্সান্দ্রোস হো মেগাস; Koine Greek:[a.lék.san.dros ho mé.gas]iii[›]) নামে জগদ্বিখ্যাত, ছিলেন ম্যাসিডন নামক প্রাচীন গ্রিক রাজ্য[1][2][3][4][5][6][7][8][9][10][11][12][13][14][15][16][17][18][19] শাসনকারী আর্গিয়াদ রাজবংশের একজন রাজা। ৩৫৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে পেল্লা নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করে আলেকজান্ডার মাত্র কুড়ি বছর বয়সে তার পিতা দ্বিতীয় ফিলিপের স্থলাভিষিক্ত হন। তার শাসনকালের অধিকাংশ সময় তিনি উত্তর-পূর্ব আফ্রিকা ও পশ্চিম এশিয়া জুড়ে সামরিক অভিযান পরিচালনা করেন এবং ত্রিশ বছর বয়সের মধ্যে তিনি মিশর থেকে উত্তর পশ্চিম ভারত পর্য্যন্ত প্রাচীন বিশ্বের বৃহত্তম সাম্রাজ্যগুলির মধ্যে অন্যতম একটি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।[20] এই অপরাজেয় সমরবিদ ইতিহাসের অন্যতম সফল সেনানায়ক হিসেবে পরিগণিত হন।[21]", "question_text": "আলেকজান্ডার কোন দেশের রাজা ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ম্যাসিডন", "start_byte": 577, "limit_byte": 601}]} {"id": "7121659690704210441-8", "language": "bengali", "document_title": "সিরিয়া", "passage_text": "আরবি ভাষা সিরিয়ার সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় চার-পঞ্চমাংশ লোক আরবি ভাষাতে কথা বলে। সিরিয়াতে প্রচলিত অন্যান্য ভাষার মধ্যে আদিজে ভাষা, আরামীয় ভাষা,আর্মেনীয় ভাষা, আজারবাইজানি ভাষা, দোমারি ভাষা (রোমানি ভাষা), কুর্দি ভাষা এবং সিরীয় ভাষা উল্লেখযোগ্য। আন্তর্জাতিক কাজকর্মে ফরাসি ভাষা ব্যবহার করা হয়।", "question_text": "সিরিয়ার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "আরবি", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-7766166839679996436-15", "language": "bengali", "document_title": "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়", "passage_text": "\n২০০৯ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দ্বিতীয়বার রেলমন্ত্রী হন। এই বছরের রেল বাজেটে তিনি রেল মন্ত্রকের বিভিন্ন নতুন উদ্যোগের কথা ঘোষণা করেন। দেশের ৫০টি স্টেশনকে তিনি আন্তর্জাতিক সুযোগসুবিধা সম্পন্ন বিশ্বমানের স্টেশনে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেন। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ মডেলে এই উন্নয়নের কাজ করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়। এছাড়াও ৩৭৫টি স্টেশনকে তিনি আদর্শ স্টেশন ঘোষণা করেন। গুরুত্বপূর্ণ যাত্রীদের ব্যবহারের জন্য বাজার, ফুড স্টল ও রেস্তোরাঁ, বইয়ের স্টল, পিসিও/এসটিডি/আইএসডি/ফ্যাক্স বুথ, ওষুধের দোকান ও স্টেশনারি দোকান, স্বল্পব্যয়ের হোটেল এবং ভূগর্ভস্থ পার্কিং ব্যবস্থা সহ মাল্টি-ফাংশনাল কমপ্লেক্স স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই কমপ্লেক্সগুলিও পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপে গঠিত হবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে। রেলের গ্রুপ ডি কর্মচারীদের কন্যাসন্তানদের আত্মস্বনির্ভরতা বৃদ্ধি করতে তাদের উচ্চশিক্ষায় স্কলারশিপ দেওয়ারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলের জমিতে সাতটি নার্সিং কলেজ প্রতিষ্ঠারও প্রস্তাব দেন।[33] এছাড়া যুব এক্সপ্রেস ও দুরন্ত এক্সপ্রেস নামে দুই প্রকার নতুন ট্রেনও চালু করেন তিনি। দুরন্ত বর্তমানে ভারতের দ্রুততম রেল পরিষেবা।[34]", "question_text": "২০১০ সালে কেন্দ্রের রেলমন্ত্রী কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়", "start_byte": 27, "limit_byte": 85}]} {"id": "-8567711242522400652-6", "language": "bengali", "document_title": "সুভাষচন্দ্র বসু", "passage_text": "১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি, বর্তমান ওডিশা রাজ্যের কটক শহরে (ওডিয়া বাজার) জন্মগ্রহণ করেন সুভাষচন্দ্র বসু। তিনি ছিলেন কটক-প্রবাসী বিশিষ্ট বাঙালি আইনজীবী জানকীনাথ বসু ও প্রভাবতী দেবীর চৌদ্দ সন্তানের মধ্যে নবম। ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত সুভাষচন্দ্র একটি কটকের ইংরেজি স্কুলে পড়াশোনা করেন; বর্তমানে এই স্কুলটির নাম স্টুয়ার্ট স্কুল। এরপর তাঁকে ভর্তি করা হয় কটকের রাভেনশ কলেজিয়েট স্কুলে। সুভাষচন্দ্র ছিলেন মেধাবী ছাত্র। ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় কলকাতা থেকে প্রথম স্থান অধিকার করেন তিনি। ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে দর্শনে সাম্মানিকসহ বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।", "question_text": "নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "কটক", "start_byte": 149, "limit_byte": 158}]} {"id": "-3506058431845776172-2", "language": "bengali", "document_title": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ", "passage_text": "১৯৪১ সালের ৭ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্র মিত্রশক্তির সাথে যোগ দেয়। মূলত জার্মানি এবং জাপান দুই অক্ষশক্তিই যুক্তরাষ্ট্রে আক্রমণ করার মাধ্যমে একে যুদ্ধে ডেকে আনে। অপরদিকে চীনের সাথে জাপানের ছিল পুরাতন শত্রুতা; ১৯৩০ সালের মাঝামাঝি সময় থেকেই এই দুই দেশের মধ্যে দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধ চলছিল। এর ফলে চীনও মিত্রপক্ষে যোগদান করে। ১৯৪৫ সালে জার্মানি এবং জাপান উভয় দেশের নিঃশর্ত আত্মসমর্পনের মধ্য দিয়েই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।", "question_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোন পক্ষের জয় হয় ?", "answers": [{"text": "মিত্রশক্তি", "start_byte": 95, "limit_byte": 125}]} {"id": "3745430487395999591-0", "language": "bengali", "document_title": "টুথব্রাশ", "passage_text": "\nটুথব্রাশ বা দাঁতের ব্রাশ হচ্ছে মুখে ব্যবহৃত এক ধরণের উপকরণ। এর সাহায্যে দাঁত ও মাড়ি পরিষ্কার করা হয়। সম্মুখের অংশে শক্ত করে থরে থরে সাজানো তন্তু রাখা আছে। হাতলে অল্প নড়াচড়ার মাধ্যমে মুখের অভ্যন্তরে আনাচে-কানাচে তন্তুগুলো প্রবেশ করে দাঁতকে পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে। বর্তমানে ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট প্রচলিত আছে। টুথপেস্ট ও টুথব্রাশ একে-অপরের পরিপূরক। এ দু'য়ের মিলিত প্রচেষ্টায় টুথব্রাশিংকে কার্যক্রমকে স্বার্থক ও কার্যকরী করে তোলে। টুথব্রাশ যে-কোন দোকান বা শপিং মলে পাওয়া যায়। টুথব্রাশ বিভিন্ন রংয়ের, আকার-আকৃতির হয়ে থাকে।", "question_text": "বর্তমানে টুথব্রাশ বা দাঁতের ব্রাশ কি দিয়ে তৈরি করা হয় ?", "answers": [{"text": "ফ্লুরাইড", "start_byte": 751, "limit_byte": 775}]} {"id": "1011201415699260745-1", "language": "bengali", "document_title": "আওরঙ্গজেব", "passage_text": "আওরঙ্গজেব (Persian: اورنگ‌زیب‎), আল-সুলতান আল-আজম ওয়াল খাকান আল-মুকাররম আবুল মুজাফফর মুহি উদ-দিন মুহাম্মদ আওরঙ্গজেব [1] বাহাদুর আলমগীর I, বাদশা গাজী, প্রথম আলমগীর নামেও পরিচিত (Persian: محي الدين محمد‎), (হিন্দি: अबुल मुज़फ़्फ़र मुहिउद्दीन मुहम्मद औरंगज़ेब आलमगीर) (নভেম্বর ৩, ১৬১৮ – মার্চ ৩, ১৭০৭) ১৬৫৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ৪৯ বছর মুঘল সাম্রাজ্যের শাসক ছিলেন।[2][3] তিনি ছিলেন বাবর, হুমায়ুন, আকবর, জাহাঙ্গীর এবং শাহ জাহানের পরে ষষ্ঠ মুঘল সম্রাট। তিনি সম্রাট শাহজাহানের পুত্র। \nমুঘল সম্রাট হিসেবে আওরঙ্গজেবের শাসনামল বিভিন্ন যুদ্ধের মাধ্যমে সাম্রাজ্যের সীমানা বহুদূর বিস্তার করেন।[4][5] তার আমলে দক্ষিণাঞ্চলে ৪ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার মুঘল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।[6] তিনি ১৫৮ মিলিয়ন প্রজাকে শাসন করতেন।[7] তার সময় মুঘল সাম্রাজ্যের বাৎসরিক করের পরিমাণ ছিল ৪৫০ মিলিয়ন ডলার। যা তার সমসাময়িক চতুর্দশ লুইয়ের আমলে ফ্রান্সের বাৎসরিক কর এর চেয়ে ১০ গুণ বেশি ছিল।[8] তার শাসনামলে ভারত চীনকে ছাড়িয়ে পৃথিবীর সর্ব বৃহৎ অর্থনীতি হিসেবে গড়ে উঠেছিল। যার পরিমাণ ছিল ৯০ বিলিয়ন ডলার, ১৭০০ সালে সমগ্র পৃথিবীর জি ডি পি এর এক চতুর্থাংশ।[9]", "question_text": "মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যু সাল কত ?", "answers": [{"text": "মার্চ ৩, ১৭০৭", "start_byte": 683, "limit_byte": 716}]} {"id": "4528611031877424278-0", "language": "bengali", "document_title": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল", "passage_text": "\nআলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল (৩রা মার্চ, ১৮৪৭ - ২রা আগস্ট, ১৯২২) প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। টেলিফোনের অন্যতম আবিষ্কারক হিসেবে তিনি সবচেয়ে পরিচিত। তাকে বোবাদের পিতা তথা দ্য ফাদার অফ দ্য ডিফ নামে ডাকা হতো। তার বাবা, দাদা এবং ভাই সবাই একক অভিনয় ও বক্তৃতার কাজে জড়িত ছিলেন এবং তার মা ও স্ত্রী উভয়েই ছিলেন বোবা। এ কারণেই বোবাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে তিনি অনেক গবেষণা করেছেন।[1] টেলিফোন উদ্ভাবনের আগে থেকেই তিনি শ্রবণ ও কথন সংশ্লিষ্ট গবেষণা নিয়োজিত ছিলেন। ১৮৭৬ সালে তাকেই টেলিফোনের প্রথম মার্কিন পেটেন্টের সম্মানে ভূষিত করা হয়।", "question_text": "কে প্রথম টেলিফোন আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল", "start_byte": 1, "limit_byte": 66}]} {"id": "-5243752245604266485-1", "language": "bengali", "document_title": "শাহজালাল আহম্মদ", "passage_text": "শাহজালাল আহম্মদের জন্ম নোয়াখালী জেলার সেনবাগ থানার ওমুরুখা ইউনিয়নের হরিণকাটা গ্রামে। তাঁর বাবার নাম আলতাফ আলী এবং মায়ের নাম জমিলা খাতুন। তাঁর স্ত্রীর নাম সাফিয়া খাতুন। [2]", "question_text": "শাহজালালের মায়ের নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "জমিলা খাতুন", "start_byte": 344, "limit_byte": 375}]} {"id": "6319419543708265222-10", "language": "bengali", "document_title": "ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "প্রথম বিশ্বকাপের প্রথম দুটি ম্যাচ একসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয় যাতে অংশ নেয় ফ্রান্স ও মেক্সিকো এবং যুক্তরাষ্ট্র ও বেলজিয়াম। ফ্রান্স ৪-১ এবং যুক্তরাষ্ট্র ৩-০ ব্যবধানে এতে জয়ী হয়। বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম গোল করেন ফ্রান্সের লুসিয়েন লরেন্ত।[10] ফাইনালে ৯৩,০০০ দর্শকের সামনে উরুগুয়ে আর্জেন্টিনাকে ৪-২ ব্যবধানে হারিয়ে প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের গৌরব লাভ করে।[11]", "question_text": "সর্বপ্রথম পুরুষদের জাতীয় ফুটবল ফিফা বিশ্বকাপে কোন দল বিশ্বকাপ জিতেছিল ?", "answers": [{"text": "উরুগুয়ে", "start_byte": 712, "limit_byte": 736}]} {"id": "-9070778715093163632-0", "language": "bengali", "document_title": "সালাহউদ্দিন", "passage_text": "সালাহউদ্দীন ইউসুফ ইবনে আইয়ুব (কুর্দি: سەلاحەدینی ئەییووبی/Selahedînê Eyûbî; Arabic: لاح الدين يوسف بن أيوب‎) (১১৩৭/১১৩৮ – ৪ মার্চ ১১৯৩) ছিলেন মিশর ও সিরিয়ার প্রথম সুলতান এবং আইয়ুবীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। পাশ্চাত্যে তিনি সালাদিন বলে পরিচিত। তিনি কুর্দি জাতিগোষ্ঠীর লোক ছিলেন।[4][5][6] লেভান্টে ইউরোপীয় ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে তিনি মুসলিম প্রতিরোধের নেতৃত্ব দেন। ক্ষমতার সর্বোচ্চ শিখরে তার সালতানাতে মিশর, সিরিয়া, মেসোপটেমিয়া, হেজাজ, ইয়েমেন এবং উত্তর আফ্রিকার অন্যান্য অংশ অন্তর্ভুক্ত ছিল।", "question_text": "সিরিয়ার প্রথম সুলতান সালাদিন কোন সাম্রাজ্যের শাসক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আইয়ুবীয় রাজবংশের", "start_byte": 384, "limit_byte": 436}]} {"id": "-5613329997051028496-6", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের জেলাসমূহ", "passage_text": "খুলনা বিভাগে মোট ১০ টি জেলা রয়েছে। এগুলো হলোঃ", "question_text": "খুলনা বিভাগ মোট কয়টি জেলা নিয়ে গঠিত ?", "answers": [{"text": "১০", "start_byte": 45, "limit_byte": 51}]} {"id": "859469098615483605-0", "language": "bengali", "document_title": "মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স", "passage_text": "মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স (এমসিইউ) একটি মার্কিন মিডিয়া ফ্রেঞ্চাইজি এবং কাল্পনিক দুনিয়া যা একটি সুপারহিরো চলচ্চিত্র সিরিজকে ঘিরে আবর্তিত, মার্ভেল স্টুডিওস দ্বারা স্বাধীনভাবে প্রযোজিত এবং মার্ভেল কমিকস প্রকাশিত চরিত্র ভিত্তি করে তৈরি। ফ্রেঞ্চাইজিটি কমিক বই, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন সিরিজে বিস্তৃত হয়েছে।", "question_text": "মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স-এর স্রষ্টা কে ?", "answers": [{"text": "মার্ভেল স্টুডিওস", "start_byte": 387, "limit_byte": 433}]} {"id": "4868392028508179961-0", "language": "bengali", "document_title": "লেনোভো", "passage_text": "লেনোভো গ্রুপ লিমিটেড একটি চীনা বহুজাতিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এর সদর দপ্তর বেইজিং এবং নর্থ ক্যারোলাইনায়। এটি পার্সোনাল কম্পিউটার, ট্যাবলেট কম্পিউটার, স্মার্টফোন, ওয়ার্কস্টেশন, সার্ভার, ইলেক্ট্রনিক স্টোরেজ ডিভাইস এবং স্মার্ট টেলিভিশন বিক্রয় করে। বিক্রির হিসাবে ২০১২ সালে লেনোভো ছিল বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম কম্পিউটার বিক্রেতা। পৃথিবীর ৬০টি দেশে এর কার্যক্রম আছে এবং ১৬০টি দেশে পণ্য বিক্রয় করে।", "question_text": "লেনোভো কোম্পানির সদর দপ্তর কোথায় ?", "answers": [{"text": "বেইজিং এবং নর্থ ক্যারোলাইনায়", "start_byte": 203, "limit_byte": 284}]} {"id": "-953841905007422537-2", "language": "bengali", "document_title": "আলবেনিয়া", "passage_text": "তিরানা আলবেনিয়ার বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।", "question_text": "আলবেনিয়ার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "তিরানা", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "-2259915125011949663-2", "language": "bengali", "document_title": "আইওএস", "passage_text": "আইওএসের প্রধান হালনাগাদ সংস্করনগুলো আসে বাতসরিক ভিত্তিতে। আইওএস ১২, আইওএসের সর্বশেষ সংস্করন ২০১৭ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয়। এটি ৬৪ বিট প্রসেসরের সমস্ত আইওএস যন্ত্রের জন্য উপযোগী। আইফোন ৫এস থেকে আইফোনের পরবর্তী মডেলগুলো, ৫ম প্রজন্মের আইপ্যাড, আইপ্যাড এয়ার ও এয়ার ২, সব আইপ্যাড প্রো সংস্করণ এবং ৬ষ্ঠ প্রজন্মের আইপড টাচ আইওএস ১২ পেয়েছে[3]।", "question_text": "আই ফোনের সর্বাধুনিক মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "আইওএস ১২", "start_byte": 160, "limit_byte": 182}]} {"id": "-2023018463008466125-2", "language": "bengali", "document_title": "চীনের ইতিহাস", "passage_text": "বহু রাজ্য ও যুদ্ধবাজ নেতাদের শাসনামলে চৈনিক রাজবংশগুলো চীনের একটি অংশ শাসন করত। যার সীমানা বর্তমান জিংজিয়ান এবং তিব্বত পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ২২১ খ্রিস্টপূর্বাব্দে কিন শি হুয়াং বিভিন্ন যুদ্ধরত রাজ্যগুলোকে একত্রিত করে কীন বংশের একটি ক্ষুদ্র “সাম্রাজ্য” (হুয়াংডি) প্রতিষ্ঠা করে, চৈনিক সম্রাজ্যের ইতিহাসে শুরু করেন। পরবর্তী রাজবংশগুলো একটি জনপ্রশাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিল যা ক্রমে তৎকালিন চীনের বিশাল এলাকায় চৈনিক সম্রাটের নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করে। চীনের সর্বশেষ সাম্রাজ্য ছিল কিং সাম্রাজ্য (১৬৪৪ থেকে ১৯১২), যার উচ্ছেদের পর ১৯১২ সালে রিপাবলিক অব চায়না, এবং ১৯৪৯ সালে গনপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "চিন সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "কিন শি হুয়াং", "start_byte": 441, "limit_byte": 476}]} {"id": "-1718543851668596216-1", "language": "bengali", "document_title": "ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮", "passage_text": "তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন প্রথম করা হয় ২০০৬ সালে। পরবর্তীতে ২০১৩ সালে শাস্তি বাড়িয়ে আইনটিকে আরও কঠোর করা হয়।[2]", "question_text": "বাংলাদেশের সংসদে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে শাস্তি বাড়িয়ে কবে আইনটিকে আরও কঠোর করা হয় ?", "answers": [{"text": "২০১৩ সালে", "start_byte": 170, "limit_byte": 195}]} {"id": "3685632094789529231-0", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "\n\n\nতুরস্ক (/ˈtɜːrki/(listen); Turkish: Türkiye), সরকারী নাম প্রজাতন্ত্রী তুরস্ক (Turkish: Türkiye Cumhuriyeti বা ত্যুর্কিয়ে জুম্‌হুরিয়েতি), পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। তুরস্কের প্রায় পুরোটাই এশীয় অংশে, পর্বতময় আনাতোলিয়া (তুর্কি: Antalya আন্তালিয়া) বা এশিয়া মাইনর উপদ্বীপে পড়েছে। তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারা আনাতোলিয়াতেই অবস্থিত। তুরস্কের বাকী অংশের নাম পূর্ব বা তুর্কীয় থ্রাস এবং এটি ইউরোপের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় অবস্থিত। এই অঞ্চলটি উর্বর উঁচু নিচু টিলাপাহাড় নিয়ে গঠিত। এখানে তুরস্কের বৃহত্তম শহর ইস্তানবুল অবস্থিত। সামরিক কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তিনটি জলপথ এশীয় ও ইউরোপীয় তুরস্ককে পৃথক করেছে --- মার্মারা সাগর, এবং বসফরাস প্রণালী ও দার্দানেল প্রণালী। এই তিনটি জলপথ একত্রে কৃষ্ণ সাগর থেকে এজীয় সাগরে যাবার একমাত্র পথ তৈরি করেছে।[1][2]", "question_text": "প্রজাতন্ত্রী তুরস্কের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "আঙ্কারা", "start_byte": 692, "limit_byte": 713}]} {"id": "-3442732254886602068-2", "language": "bengali", "document_title": "মহান আলেকজান্ডার", "passage_text": "\"পৃথিবীর শেষপ্রান্তে\" পৌছনোর স্পৃহায় তিনি ৩২৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ভারত অভিযান শুরু করেন, কিন্তু তাঁর সেনাবাহিনীর দাবীর কারণে ফিরে যেতে বাধ্য হন। ৩২৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ব্যাবিলন শহরে তাঁর মৃত্যু হলে তাঁর সেনাপতি ও উত্তরাধিকারীদের মধ্যে বেশ কয়েকটি গৃহযুদ্ধে তাঁর অধিকৃত সাম্রাজ্য বহু খন্ডে ভেঙে যায়।", "question_text": "আলেকজান্ডারের মৃত্যু হয় কোথায় ?", "answers": [{"text": "ব্যাবিলন শহরে", "start_byte": 448, "limit_byte": 485}]} {"id": "3347194089063632359-8", "language": "bengali", "document_title": "কাতার", "passage_text": "আরবি ভাষা কাতারের সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় ৫৬% লোক আরবি ভাষাতে কথা বলেন। প্রায় এক-চতুর্থাংশ লোক ফার্সি ভাষায় কথা বলেন। বাকীরা ভারতীয় উপমহাদেশের ও ফিলিপিন দ্বীপপুঞ্জের অন্যান্য ভাষাতে কথা বলেন। আন্তর্জাতিক কাজকর্মে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়।", "question_text": "কাতারের সরকারি মুদ্রা কী ?", "answers": [{"text": "আরবি", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-4339718057389161981-14", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "নিচে বিভিন্ন বর্ণ মডেল অনুসারে ভারতীয় পতাকার সম্ভাব্য রংগুলির বর্ণনা দেওয়া হল। গেরুয়া, সাদা, সবুজ ও নীল – এই চারটি রং পতাকায় ব্যবহৃত হয়েছে। এটিকে সিএমওয়াইকে বর্ণ মডেল; ডাই রং ও প্যান্টন সমসংখ্যা অনুযায়ী এইচটিএমএল আরজিবি ওয়েব রং (হেক্সাডেসিম্যাল নোটেশন) অনুযায়ী বিভক্ত করা হল।[4]", "question_text": "ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকায় মোট কয়টি রঙের ব্যবহার করা হয়েছে ?", "answers": [{"text": "চার", "start_byte": 294, "limit_byte": 303}]} {"id": "7769940429502782513-0", "language": "bengali", "document_title": "মুন্ডা", "passage_text": "মুন্ডা, দক্ষিণ এশিয়ার একটি বড় উপজাতি। ভারতের ঝাড়খণ্ড ও ছত্রিশগড় রাজ্যের ছোটনাগপুর অঞ্চল, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গে এঁদের বাস। এছাড়া, বাংলাদেশের কোনো কোনো অঞ্চলেও এঁরা বাস করেন। মুন্ডা জনগোষ্ঠী যে ভাষায় কথা বলে, তার নাম মুন্ডারি। এটি অস্ট্রো- এশিয়াটিক ভাষা গোষ্ঠীর অন্তর্গত।[1]", "question_text": "মুন্ডা উপজাতির লোকেরা কোন ভাষায় কথা বলে ?", "answers": [{"text": "মুন্ডারি", "start_byte": 622, "limit_byte": 646}]} {"id": "2924369588403635963-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের মোট আয়াত সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "৬,২৩৬", "start_byte": 603, "limit_byte": 616}]} {"id": "3899801023894099148-18", "language": "bengali", "document_title": "উত্তরপ্রদেশ", "passage_text": "উত্তরপ্রদেশ রাজ্যে বিভিন্ন প্রজাতির পাখিও দেখা যায়।[78] সাধারণ পাখির মধ্যে পায়রা, ময়ূর, বনমোরগ, ব্ল্যাক প্যাট্রিজ, পাতি চড়ুই, সংবার্ড, ব্লু জে, প্যারাকিট, কোয়েল, বুলবুল, নাকতা হাঁস, মাছরাঙ্গা, কাঠঠোকরা, কাদাখোঁচা ও টিয়াপাখি উল্লেখযোগ্য। রাজ্যের পাখিরালয়গুলি হল বাখিরা অভয়ারণ্য, জাতীয় চম্বল অভয়ারণ্য, চন্দ্রপ্রভা অভয়ারণ্য, হস্তিনাপুর অভয়ারণ্য, কাইমুর অভয়ারণ্য ও ওখলা অভয়ারণ্য।[79]", "question_text": "হস্তিনাপুর বর্তমানে কোন রাজ্যে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "উত্তরপ্রদেশ", "start_byte": 0, "limit_byte": 33}]} {"id": "-5333375973860147750-0", "language": "bengali", "document_title": "রিচা গঙ্গোপাধ্যায়", "passage_text": "রিচা গঙ্গোপাধ্যায় (জন্ম নামঃ অন্তরা রিচা গঙ্গোপাধ্যায়, জন্মঃ ২০ মার্চ ১৯৮৬)[1] একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী, মডেল এবং প্রাক্তন বিউটি কুইন। বিভিন্ন বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনে কাজের পর, ২০১০ সালে তেলেগু রাজনৈতিক সিনেমা “লিডার” –এ অভিনয়ের মাধ্যমে তার চলচ্চিত্র জগতে অভিষেক ঘটে। চলচ্চিত্রে তার অভিনয় শুরু করার পর থেকে তিনি অনেক বাণিজ্যিকভাবে সফল তেলেগু সিনেমায় অভিনয় করেছেন, যেমনঃ “মিরাপাক্কায়” এবং “মির্‌চী”। ২০১১ সালে তিনি প্রথমবারের মত তামিল সিনেমায় অভিনয় করেন, “মায়াক্কাম এন্না”, এই সিনেমায় তার অভিনয় অনেক ইতিবাচক মতামত অর্জন করে।", "question_text": "ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী রিচা গঙ্গোপাধ্যায়ের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "লিডার", "start_byte": 575, "limit_byte": 590}]} {"id": "-2051566729626308628-2", "language": "bengali", "document_title": "জে কে রাউলিং", "passage_text": "১৯৬৫ সালের ৩১ জুলাই ইংল্যান্ডের গ্লুসেস্টারশায়ারের ইয়েটে শহরে জন্মগ্রহণ করেন জে.কে. রাউলিং। তার বাবার নাম পিটার এবং মায়ের নাম অ্যানি। তার বাবা ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার এবং মা ছিলেন গবেষণাগারের টেকনিশিয়ান। রাউলিং এর পুরো নাম জোয়ান ক্যাথলিন রাউলিং। রাউলিং এর ছোট আরও এক বোন রয়েছে। ছোটবেলাটা কাটে গ্রাম্য পরিবেশে।", "question_text": "জে. কে. রাউলিং-এর পুরো নাম কী ?", "answers": [{"text": "জোয়ান ক্যাথলিন রাউলিং", "start_byte": 593, "limit_byte": 655}]} {"id": "-482210237667272851-8", "language": "bengali", "document_title": "বিদ্যা বালান", "passage_text": "২০০৫ সালে, প্রদীপ সরকার পরিচালিত সঙ্গীত নাট্য পরিণীতা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটান বিদ্যা। এই চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করার পূর্বে তাকে ছয় মাসবাপী দীর্ঘ মহড়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।[19][26] চলচ্চিত্রটি বাঙালি লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হয়। ছবিতে আদর্শবাদী নারী ললিতা (বিদ্যা) ও পূঁজিবাদী ব্যবসায়ী পুত্র সঙ্গীতঙ্গ শেখরের (সাইফ আলী খান) মধ্যকার সম্পর্কের গল্প বর্ণিত হয়।[27] এ চলচ্চিত্রে বিদ্যার অভিনয় সমালোচকদের সন্তুষ্ট করে;[15] ভ্যারাইটি সাময়িকীর ডিরেক এলে লিখেন, \"তামিল বংশোদ্ভূত অভিনেত্রী বালানের ললিতা চরিত্রটি মন ও আত্মার প্রতিচ্ছবি।\"[28] পরিণীতার জন্য বছরের শেষে আয়োজিত ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অনুষ্ঠানে তিনি শ্রেষ্ঠ নারী অভিষেক পুরস্কার লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে মনোনয়োন লাভ করেন।[29] পরবর্তী বছর বিদ্যাকে রাজকুমার হিরানী পরিচালিত লাগে রাহো মুন্না ভাই রম্য চলচ্চিত্রে সঞ্জয় দত্তের বিপরীতে দেখা যায়। চলচ্চিত্রে তিনি জাহ্নবি নামে এক রেডিও জকির চরিত্রে অভিনয় করেন। এই চরিত্রে পারদর্শী হতে তিনি এক বেতার দম্পতির সাথে সাক্ষাত করেন এবং কিছুকাল তাদের কাজ পর্যবেক্ষণ করার মাধ্যমে এ বিষয়ে পারদর্শীতা অর্জন করেন।[30] পরবর্তীতে তার অভিনয় সমাদৃত হয়[31] এবং চলচ্চিত্রটি ব্লকবাস্টার হিটের পাশাপাশি প্রায় ১.১৯ বিলিয়ন (ইউএস$ ১৮ মিলিয়ন) রুপীর ব্যবসা করে।[32]", "question_text": "লাগে রাহো মুন্না ভাই হিন্দি চলচ্চিত্রে সঞ্জয় দত্তের বিপরীতে কোন অভিনেত্রী অভিনয় করেন ?", "answers": [{"text": "বিদ্যা", "start_byte": 1219, "limit_byte": 1237}]} {"id": "-7488179106745368024-1", "language": "bengali", "document_title": "তাল (সঙ্গীত)", "passage_text": "সঙ্গীতের গতিকে লয় বলে। গতির তারতম্যের জন্য লয়কে তিন ভাগে ভাগ করা যায় - ১) ধীরগতির সঙ্গীতের জন্য বিলম্বিত লয়, ২) দ্রুতগতির সঙ্গীতের জন্য দ্রুত লয় এবং ৩) মধ্যগতির সঙ্গীতের জন্য মধ্য লয়। মধ্য লয় বিলম্বিত লয়ের দ্বিগুণ ও দ্রুত লয়ের অর্ধেক গতির হয়ে থাকে। মাত্রা সঙ্গীতের লয় বা গতির দুরত্ব মাপার জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রত্যেকটি মাত্রার মধ্যবর্তী ব্যবধান সমান হয়। কয়েকটি ছন্দোবদ্ধ মাত্রার সমষ্টি দিয়ে তৈরী হয় একটি তাল।[1]", "question_text": "সংগীতে গতির তারতম্যের জন্য লয়কে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয় ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 134, "limit_byte": 143}]} {"id": "-6827610236987996069-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্যাম্ব্রিয়ান", "passage_text": "\nক্যাম্ব্রিয়ান হল প্যালিওজোয়িক মহাযুগের প্রথম যুগ।[1] এর স্থায়ীত্ব ছিল থেকে কোটি বছর আগে পর্যন্ত এবং এর পরবর্তী যুগের নাম অর্ডোভিশিয়ান।[2] এর সূচনাকাল, সমাপ্তিকাল এবং উপবিভাগ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা এখনও তৈরি করা যায়নি। অ্যাডাম সেজউইক প্রথম \"ক্যাম্ব্রিয়ান সিরিজ\" নাম দিয়ে যুগটিকে চিহ্নিত করেন।[1] এই নামকরণের কারণ হল ওয়েল্‌স অঞ্চল থেকে ব্রিটেনে অবস্থিত এই যুগের পাথর প্রথম আবিষ্কার হয়েছিল, আর ওয়েল্‌সের লাতিন নাম ক্যাম্ব্রিয়া।[3][4] ক্যাম্ব্রিয়ান যুগের পাথরের স্তরের স্বাতন্ত্র্য হল এর মধ্যস্থিত লাগাশ্‌টেটা পলিসঞ্চয়ের মাত্রাধিক্য। এই ধরণের পলিঘটিত পাথরে সুসংরক্ষিত জীবাশ্ম থাকে, যাতে জীবদেহের কঠিন খোলক প্রভৃতি অংশের সাথে সাথে অপেক্ষাকৃত নরম দেহাংশেরও সংরক্ষিত নমুনা পাওয়া যায়। এর ফলে ক্যাম্ব্রিয়ান যুগের জীবন সম্পর্কে মানুষের গবেষণার সুযোগ ও তা থেকে লব্ধ জ্ঞানের পরিমাণ পরবর্তী কোনো কোনো যুগের তুলনায় বেশি।[5]", "question_text": "প্যালিওজোয়িক মহাযুগের দ্বিতীয় যুগটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "অর্ডোভিশিয়ান", "start_byte": 331, "limit_byte": 370}]} {"id": "-6413013118580244719-1", "language": "bengali", "document_title": "সমকামিতা", "passage_text": "সমকামিতা (ইংরেজি: Homosexuality, হোমোসেক্সুয়ালিটি) বা সমপ্রেম[1] বলতে সমলিঙ্গের ব্যক্তির প্রতি \"রোমান্টিক আকর্ষণ, যৌন আকর্ষণ অথবা যৌন আচরণ\"কে বোঝায়। যৌন অভিমুখীতা হিসেবে সমকামিতা বলতে বোঝায় মূলত সমলিঙ্গের ব্যক্তির প্রতি \"আবেগীয়, রোমান্টিক ও/বা যৌন আকর্ষণের একটি স্থায়ী কাঠামোবিন্যাস\"। এই ধরনের সম্পর্কের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা ব্যক্তিগত বা সামাজিক পরিচিতি, এই ধরনের আচরণ এবং সমজাতীয় ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত কোনো সম্প্রদায়কেও এই শব্দটি দ্বারা নির্দেশ করা হয়।\"[2][3]", "question_text": "সমকামিতা শব্দটির ইংরেজি পরিভাষা কী ?", "answers": [{"text": "Homosexuality", "start_byte": 46, "limit_byte": 59}]} {"id": "-5248157587845724105-12", "language": "bengali", "document_title": "২০১১ বাংলাদেশ শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি", "passage_text": "অর্থমন্ত্রী মুহিত বাজার ধসের জন্যে প্রবলভাবে সমালোচনার মুখোমুখি হন।[26][27] তিনি সাংবাদিকদের সামনে তার ব্যর্থতা স্বীকার করেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দেন।[28] এপ্রিল ২০১১, তদন্ত কমিটি কর্তৃক অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নাম প্রকাশে অস্বীকৃতি জানালে পুনরায় সমালোচনার মুখোমুখি হন। অক্টোবর ২০১১, অর্থমন্ত্রীর সেকেন্ডারি বাজার সম্বন্ধে বক্তব্য \"বাজার কীভাবে ঠিক হবে আমি জানি না\" আন্দোলনকারীদের পুনরায় তাঁতিয়ে তোলে[29] বিরোধীদল এবং আন্দোলনরত বিনিয়োগকারীররা তার পদত্যাগ দাবী করে[27][30]", "question_text": "২০১১ সালে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মুহিত", "start_byte": 34, "limit_byte": 49}]} {"id": "1552374249337135688-3", "language": "bengali", "document_title": "ব্রুনাই", "passage_text": "মালয় ভাষা ও ইংরেজি ভাষা ব্রুনাইয়ের সরকারি ভাষা। ব্রুনাইয়ের অর্ধেকেরও বেশি লোকের মাতৃভাষা মালয় ভাষা। অন্যদিকে ইংরেজি মাতৃভাষী লোকের সংখ্যা হাজার দশেক। এখানকার প্রায় ১২% লোক চীনা ভাষার বিভিন্ন উপভাষাতে কথা বলেন। এছাড়াও বেশ কিছু সংখ্যালঘু ভাষা প্রচলিত। মালয় ভাষা দেশটির সার্বজনীন ভাষা বা লিঙ্গুয়া ফ্রাংকা, তবে ইদানীং পর্যটন ও বাণিজ্যে ইংরেজি ভাষার প্রসার বেড়েছে।", "question_text": "ব্রুনাইয়ের সরকারি ভাষা কি ?", "answers": [{"text": "মালয় ভাষা ও ইংরেজি ভাষা", "start_byte": 0, "limit_byte": 64}]} {"id": "5145201304231054832-0", "language": "bengali", "document_title": "আর্যভট্ট", "passage_text": "\nআর্যভট্ট (দেবনগরী: आर्यभट) (৪৭৬ – ৫৫০)[1][2] প্রাচীন ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত গণিতবিদদের মধ্যে একজন। ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহের নাম তার নামে \"আর্যভট্ট\" রাখা হয়।", "question_text": "ভারতীয় গণিতবিদ আর্যভট্ট কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৪৭৬", "start_byte": 71, "limit_byte": 80}]} {"id": "3775455368947226731-0", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর", "passage_text": "ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (Nepali: त्रिभुवन अन्तर्राष्ट्रिय विमानस्थल, IATA: KTM, ICAO: VNKT) নেপালের কাঠমান্ডুতে অবস্থিত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ছয় কিলোমিটার দুরে কাঠমান্ডু উপত্যকায় অবস্থিত। এটি নেপালের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং ১৯৪৯ সাল থেকে একটি বিমানঘাঁটি হিসেবে কাজ করেছে। এটি রাজা মহেন্দ্র ১৯৫৫ সালে উদ্বোধন করেন এবং ১৯৬৪ সালে বর্তমান নামে পরিচিত হয়। শুরুতে এটি ঘাসের রানওয়ে ছিল, ১৯৫৭ সালে কংক্রিটের আস্তারন স্থাপন করা হয় এবং বেশ কয়েকবার সম্প্রসারণ করা হয়। ত্রিভুবনে প্রথম জেট বিমান নামে ১৯৬৭ সালে এবং জেট বিমান নিয়মিত পরিচালনা শুরু হয় ১৯৭২ সালে।", "question_text": "নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি কোন শহরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "কাঠমান্ডু", "start_byte": 244, "limit_byte": 271}]} {"id": "-3507388723554383156-22", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "কম্পিউটারের গঠন ও প্রচলন নীতির ভিত্তিতে একে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।", "question_text": "গঠন ও প্রচলন নীতির ভিত্তি তে কম্পিউটারকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 118, "limit_byte": 127}]} {"id": "1344076223095205095-0", "language": "bengali", "document_title": "মৌলিক উপাদানসমূহ (ইউক্লিড)", "passage_text": "\nমৌলিক উপাদানসমূহ (গ্রিক ভাষায়: Στοιχεῖα, English: Elements) হল প্রাচীন গ্রিক গণিতবিদ ইউক্লিড রচিত ১৩ খণ্ডবিশিষ্ট একটি গাণিতিক ও জ্যামিতিক গ্রন্থসমগ্র । এটি আলেক্সানড্রিয়ায় প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ সালে রচিত। এতে রয়েছে সংজ্ঞা, স্বতঃসিদ্ধ, সূত্র ও অনুসিদ্ধান্ত এবং বিভিন্ন প্রস্তাবনার গাণিতিক প্রমাণ। এই ১৩টি বইয়ে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ইউক্লিডিয় জ্যামিতি এবং সংখ্যাতত্ত্বের প্রাচীন গ্রিক সংস্করণ। মৌলক উপাদানসমূহ বর্তমান সময় পর্যন্ত টিকে থাকা গণিতের প্রাচীনতম নিদর্শন, এবং যুক্তিবিদ্যা ও আধুনিক বিজ্ঞানের বিকাশের অন্যতম প্রধান সহায়ক। ইউক্লিডের মৌলিক উপাদানসমূহ বইটি ইতিহাসের সবচেয়ে সফল পাঠ্যপুস্তক।[1][2] ছাপাখানা আবিষ্কারের পর সর্বপ্রথম মূদ্রিত হওয়া বইগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম, এবং ১০০০ এরও বেশিসংখ্যকবার[3] মুদ্রিত হবার জন্য মুদ্রণ সংখ্যার দিক থেকে বাইবেলের পরে দ্বিতীয়।[4] বইটি প্রায় \n২০০০ বছর ধরে জ্যামিতির শিক্ষায় মূল্য পাঠ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।[5][6] বহু শতাব্দী ধরে, যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচীতে কোয়াড্রিভিয়াম অন্তর্ভুক্ত হয়, তখন মৌলিক উপাদানসমূহ-এর অন্তত একটি অংশের পাঠ সকল ছাত্রদের জন্য বাধ্যতামূলক ছিল। বিংশ শতকের আগ পর্যন্ত সমস্ত শিক্ষিত সম্প্রদায়ই এ বইটি পড়েছে বলে ধরে নেয়া হয়।", "question_text": "মৌলিক উপাদানসমূহ গ্রন্থটি কবে রচিত হয় ?", "answers": [{"text": "প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ সালে", "start_byte": 433, "limit_byte": 511}]} {"id": "-6298934568434395425-1", "language": "bengali", "document_title": "তারা (বৌদ্ধধর্ম)", "passage_text": "তারা (Sanskrit: तारा, tārā; Tib. སྒྲོལ་མ, Drolma) বা আর্যতারা হলেন মহাযান বৌদ্ধধর্মের একজন নারী বোধিসত্ত্ব, যিনি বজ্রযান বৌদ্ধধর্মে একজন নারী বুদ্ধের মর্যাদা পান। তিব্বতি বৌদ্ধধর্মে তাঁকে জেতসুন দোলমা (তিব্বতি ভাষা:rje btsun sgrol ma) বলা হয়। তিনি \"নির্বাণ-জননী\" হিসেবে পরিচিত। তারা কাজ ও কীর্তির গুণাবলির সাফল্যের প্রতিনিধি। জাপানে তিনি \"তারা বোসাতসু\" (多羅菩薩) নামে পরিচিত। চীনা বৌদ্ধধর্মে তিনি দৌলাও পূসা নামে (多羅菩薩) স্বল্প-পরিচিত।[1]", "question_text": "চীনা বৌদ্ধধর্মে \"তারা বা আর্যতারা\" নামক নারী বোধিসত্ত্ব কি নামে পরিচিত ?", "answers": [{"text": "দৌলাও পূসা", "start_byte": 967, "limit_byte": 995}]} {"id": "-2771786721227878011-2", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি", "passage_text": "৪ বছর পর পর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে। একজন রাষ্ট্রপতি কেবল মাত্র দুইবার পূর্ণ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হতে পারেন। এছাড়া কোনো কারণে রাষ্ট্রপতির পদ খালি হলে সেই দায়িত্ব যিনি গ্রহণ করবেন, তিনি এই মেয়াদের ২ বছর এবং পরে সর্বোচ্চ ২ মেয়াদের জন্য, এভাবে সর্বমোট ১০ বছর ক্ষমতায় থাকতে পারেন।", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন কত বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "৪", "start_byte": 0, "limit_byte": 3}]} {"id": "-8850603463734713292-1", "language": "bengali", "document_title": "হামিদুর রহমান", "passage_text": "মোহাম্মদ হামিদুর রহমানের জন্ম ১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তদানিন্তন যশোর জেলার (বর্তমানে ঝিনাইদহ জেলা) মহেশপুর উপজেলার খর্দ্দ খালিশপুর গ্রামে।[1][4][5] তাঁর পিতার নাম আক্কাস আলী মন্ডল এবং মায়ের নাম মোসাম্মাৎ কায়মুন্নেসা। শৈশবে তিনি খালিশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পরবর্তীকালে স্থানীয় নাইট স্কুলে সামান্য লেখাপড়া করেন।", "question_text": "বাংলাদেশের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হামিদুর রহমান কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 82, "limit_byte": 148}]} {"id": "8719513117490383879-4", "language": "bengali", "document_title": "আর্থার মরিস", "passage_text": "সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১৯৪৬ থেকে ১৯৫৫ সময়কালে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ৪৬ টেস্টে অংশ নিয়েছেন। ৪৬.৪৮ গড়ে ৩,৫৩৩ রান তোলেন তিনি। ক্রিকেটের প্রতি প্রবল আগ্রহের কারণে বিশ্বযুদ্ধের পরপরই ১৯৪৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তাঁর টেস্ট অভিষেক ঘটে। খুব দ্রুত নিজেকে দলের প্রধান সদস্য হিসেবে গড়ে তোলেন। নিজস্ব তৃতীয় টেস্টে সেঞ্চুরিসহ পরবর্তী টেস্টের উভয় ইনিংসে জোড়া শতক তোলেন। এরফলে অ্যাশেজ টেস্টে দ্বিতীয় অস্ট্রেলীয় হিসেবে এ রেকর্ড গড়েন। তাঁর এ সাফল্যের প্রেক্ষিতে মাত্র ১৮ মাস পর দল নির্বাচকমণ্ডলী তাঁকে অপরাজেয় দলের ইংল্যান্ড সফরের জন্য মনোনীত করে। বামহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান মরিস ১৯৪৮ সালে অপরাজিত থাকা অ্যাশেজ সিরিজে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। সফল অস্ট্রেলীয় কিংবদন্তী ব্র্যাডম্যানের সাথে তিনিও ঐ সফরে তাঁর ১২ সেঞ্চুরির মধ্যে তিনটি হাঁকিয়েছিলেন।", "question_text": "আর্থার রবার্ট মরিস কোন দলের বিরুদ্ধে তাঁর জীবনের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচটি খেলেন ?", "answers": [{"text": "ইংল্যান্ডের", "start_byte": 507, "limit_byte": 540}]} {"id": "4127571038924069563-2", "language": "bengali", "document_title": "জৈনধর্মের ইতিহাস", "passage_text": "\nজৈনধর্মের উৎসটি স্পষ্ট নয়।[11][12] পাশ্চাত্য গবেষক হেলমুথ ফন গ্ল্যাসেন্যাপ লিখেছেন, খ্রিস্টপূর্ব ১ম সহস্রাব্দের ১ম শতাব্দীটিই জৈনধর্মের উৎসকালের সর্বাধিক সময়সীমা বলে ধরা যেতে পারে। তিনি প্রথম বাইশ জন তীর্থঙ্করকে পৌরাণিক চরিত্র বলে উল্লেখ করেছেন।[13][14]", "question_text": "জৈনধর্মের উদ্ভব কবে হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিস্টপূর্ব ১ম সহস্রাব্দের ১ম শতাব্দী", "start_byte": 218, "limit_byte": 324}]} {"id": "-3743343152993061031-0", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংস (১৮ই ফেব্রুয়ারি, ১৮৩৬ – ১৬ই আগস্ট, ১৮৮৬; পূর্বাশ্রমের নাম গদাধর চট্টোপাধ্যায়[2]) ঊনবিংশ শতকের এক প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি যোগসাধক[3], দার্শনিক ও ধর্মগুরু। তাঁর প্রচারিত ধর্মীয় চিন্তাধারায় রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন তাঁর প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ।[4][5][6] তাঁরা উভয়েই বঙ্গীয় নবজাগরণের[7] এবং ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর হিন্দু নবজাগরণের[8][9] অন্যতম পুরোধাব্যক্তিত্ব। তাঁর শিষ্যসমাজে, এমনকি তাঁর আধুনিক ভক্তসমাজেও তিনি ঈশ্বরের অবতাররূপে পূজিত হন।[10]", "question_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংসের আসল নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "গদাধর চট্টোপাধ্যায়", "start_byte": 195, "limit_byte": 250}]} {"id": "-2870676430956511504-20", "language": "bengali", "document_title": "আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "২০০০ সাল থেকে আর্সেনালের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হার্টফোর্ডশায়ারের সেনলিতে। এর আগে ব্যবহৃত হত ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের ছাত্র ইউনিয়নের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। তারও আগে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত হাইবারি।[16] আন্ডারহিল নামের সেই স্টেডিয়ামটি এখনও আর্সেনাল ফুটবল ক্লাবের অতিরিক্ত খেলোয়াড়দের ম্যাচ খেলার জন্য ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে স্টেডিয়ামটি বার্নেট ফুটবল ক্লাবের মালিকানাধীন।", "question_text": "আর্সেনাল প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বর্তমান মালিক কে ?", "answers": [{"text": "বার্নেট ফুটবল ক্লাবে", "start_byte": 890, "limit_byte": 946}]} {"id": "-160315634385081714-16", "language": "bengali", "document_title": "অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড", "passage_text": "\nঅ্যাপল ইনকর্পোরেটেড এর সদর দপ্তর ক্যালির্ফোনিয়ার মধ্য সিলিকন ভ্যালীতে অবস্থিত। ৮৫০,০০ বর্গ ফিট জায়গাতে ৬টি বিল্ডিংয়ে অ্যাপলের বর্তমান সদর ১৯৯৩ সালে থেকে অবস্থান করছে।", "question_text": "অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডের সদর অফিস কোথায় ?", "answers": [{"text": "ক্যালির্ফোনিয়ার মধ্য সিলিকন ভ্যালীতে", "start_byte": 90, "limit_byte": 195}]} {"id": "6805897370747809969-1", "language": "bengali", "document_title": "চট্টগ্রাম জেলা", "passage_text": "চট্টগ্রাম জেলার মোট আয়তন ৫,২৮৩ বর্গ কিলোমিটার।[1] আয়তনের দিক থেকে এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা।", "question_text": "বর্তমান চট্টগ্রামের মোট এলাকা কত ?", "answers": [{"text": "৫,২৮৩ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 70, "limit_byte": 124}]} {"id": "7788382158532033356-1", "language": "bengali", "document_title": "পানি", "passage_text": "ভূপৃষ্ঠের ৭০.৯% অংশ জুড়ে পানির অস্তিত্ব রয়েছে[4] এবং পৃথিবীর প্রায় সমস্ত জীবের জীবনধারণের জন্যই পানি একটি অত্যাবশ্যক পদার্থ।[5] পৃথিবীতে প্রাপ্ত পানির ৯৬.৫% পাওয়া যায় মহাসাগরে, ১.৭% ভূগর্ভে, ১.৭% হিমশৈল ও তুষার হিসেবে, একটি ক্ষুদ্র অংশ অন্যান্য বড় জলাশয়ে এবং ০.০০১% বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত মেঘ, পানিীয় বাষ্প হিসেবে ও বৃষ্টিপাত, তুষারপাত, ইত্যাদিরূপে।[6][7] পৃথিবীর পানির মাত্র ২.৫% হল বিশুদ্ধ পানি এবং বাকি ৯৮.৮% হল ভূগর্ভস্থ পানি ও বরফ। বিশুদ্ধ পানির ০.৩%-এরও কম অংশ পাওয়া যায় নদীতে, হ্রদে ও বায়ুমণ্ডলে এবং তার চেয়েও ন্যূনতর অংশ পাওয়া যায় বিভিন্ন জীবের শরীর ও উৎপাদিত পণ্যে।[6] পৃথিবীতে পানি প্রতিনিয়তই বাষ্পীভবন, ঘনীভবন, বাষ্পত্যাগ, ইত্যাদি বিশিষ্ট পানিচক্রের মাধ্যমে ঘূর্ণমান। বাষ্পীভবন ও বাষ্পত্যাগের কারণেই পৃথিবীতে বৃষ্টিপাত, তুষারপাত, ইত্যাদি ঘটে।", "question_text": "পৃথিবীর মোট পানির কত শতাংশ বিশুদ্ধ পানি ?", "answers": [{"text": "২.৫%", "start_byte": 981, "limit_byte": 989}]} {"id": "9176339544975591699-0", "language": "bengali", "document_title": "কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ", "passage_text": "কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ একটি পৌরাণিক যুদ্ধ মহাভারতে যার বর্ণনা আছে। একই পরিবার উদ্ভূত পাণ্ডব ও কৌরব শিবিরের মধ্যে। এই যুদ্ধের বাণী হলো ধর্মের জয় ও অধর্মের বিনাশ। পাণ্ডবরা ন্যায়, কর্তব্য ও ধর্মের পক্ষ। অন্যদিকে কৌরবরা অন্যায়, জোর-জবরধস্তি ও অধর্মের পক্ষ। কথিত আছে খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ - ৬০০ অব্দে বর্তমান ভারতের হরিয়ানায় এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল, স্থায়ী হয়েছিল মাত্র ১৮দিন।", "question_text": "মহাভারতের কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ কতদিন ধরে চলেছিল ?", "answers": [{"text": "১৮", "start_byte": 972, "limit_byte": 978}]} {"id": "-6653153978139141019-4", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা আন্দোলন", "passage_text": "\n১৯৫৩ সাল থেকে প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখে মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ দিন প্রত্যুষে সর্বস্তরের মানুষ খালি পায়ে প্রভাতফেরীতে অংশগ্রহণ করে এবং শহীদ মিনারে গিয়ে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন ও পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। সারাদিন মানুষ শোকের চিহ্নস্বরূপ কালো ব্যাজ ধারণ করে। এছাড়া আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদির মাধ্যমে ভাষা আন্দোলনের স্মৃতি তর্পণ করা হয় এবং ভাষা আন্দোলনের শহীদদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করা হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর থেকে দিনটি কখনো জাতীয় শোক দিবস, কখনোবা জাতীয় শহীদ দিবস হিসাবে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদযাপিত হয়ে আসছে। ২০০১ সাল থেকে দিবসটি উদযাপিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে। বাংলাদেশে এদিনে সরকারি ছুটি। বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দিবসের তাৎপর্য্য তুলে ধরা হয়। দৈনিক সংবাদপত্রসমূহে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়। বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গনে আয়োজিত অমর একুশে গ্রন্থমেলা অনুষ্ঠিত হয় পুরো ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে। বাংলাদেশ সরকার বাংলা ভাষা আন্দোলনকে ঘিরে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের একুশে পদক প্রদান করে।[2]", "question_text": "বছরের কোন দিনটিকে বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলন দিবস হিসেবে পালন করা হয় ?", "answers": [{"text": "২১ ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 63, "limit_byte": 103}]} {"id": "3774128256652229737-2", "language": "bengali", "document_title": "আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০", "passage_text": "কোন কারণে যদি টাই হয়, তাহলে সুপার ওভারের মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারণ করা হবে। [1] আইসিসি দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ইংল্যান্ডকে প্রথম দুইটি প্রতিযোগিতা আয়োজনে প্রথমদিককার স্বাগতিক দেশ হিসেবে ঘোষণা করে যারা এ পদ্ধতিকে শুরু থেকেই গ্রহণ করে।[2] ২০১৬ সালে ভারত এ প্রতিযোগিতায় স্বাগতিক দেশ হিসেবে মনোনীত হয়।[3]", "question_text": "২০১৬ আইসিসি টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপ খেলার আয়োজন কোন দেশে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "ভারত", "start_byte": 633, "limit_byte": 645}]} {"id": "-2103914545131753238-1", "language": "bengali", "document_title": "নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী", "passage_text": "নওয়াব ফয়জুন্নেসার জন্ম কুমিল্লা জেলার হোমনাবাদ পরগনার (বর্তমানে লাকসামের) অন্তর্গত পশ্চিমগাঁয়ে । তিনি ১৮৩৪ সালে জন্মগ্রহন করেন । তাঁর বাবার নাম আহমেদ আলী চৌধুরী , বাবা জমিদার আর মা-আরাফান্নেসা চৌধুরাণী ।", "question_text": "দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মহিলা নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানীর বাবার নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "আহমেদ আলী চৌধুরী", "start_byte": 395, "limit_byte": 439}]} {"id": "5441977494276432977-0", "language": "bengali", "document_title": "আলি খামেনেই", "passage_text": "সৈয়দ আলী হোসেনী খামেনেয়ী (Persian: سید علی حسینی خامنه‌ای‎; জন্ম: ১৭ জুলাই ১৯৩৯)[1] হলেন ইরানের বর্তমান (২য়) সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা[2] এবং ইরানের ৮ কোটি শিয়া মুসলমানের আধ্যাত্মিক নেতা।[2][3] ১৩ অক্টোবর ১৯৮১ থেকে ৩ আগস্ট ১৯৮৯ পর্যন্ত তিনি ইরানের ৩য় রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ফোর্বস সাময়িকী ২০১২ সালে তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী ২১ জনের মধ্যে স্থান দেয়। [4]", "question_text": "সৈয়দ আলী হোসেনী খামেনেয়ী কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৭ জুলাই ১৯৩৯", "start_byte": 144, "limit_byte": 179}]} {"id": "-5001943450569685769-1", "language": "bengali", "document_title": "অ্যাঞ্জেলিনা জোলি", "passage_text": "১৯৮২ সালে লুকিন’ টু গেট আউট চলচ্চিত্রে বাবা জন ভইটের সাথে একটি শিশু চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্র জগতে জোলির আবির্ভাব হয়। তবে পেশাদার চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হিসেবে তাঁর অভিষেক ঘটে স্বল্প বাজেটের ছবি সাইবর্গ ২ (১৯৯৩)-এ অভিনয়ের মাধ্যমে। তাঁর অভিনীত প্রথম বড় মাপের ছবি হ্যাকারস (১৯৯৫)। এ ছবিতে তিনি নামভূমিকায় অভিনয় করেন। পরবর্তীতে তাঁকে জর্জ ওয়ালেস (১৯৯৭) ও জিয়া (১৯৯৮)-এর মতো সমালোচক-নন্দিত চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়। নাট্য চলচ্চিত্র গার্ল, ইন্টারাপ্টেড (১৯৯৯)-এ অনবদ্য অভিনয়ের জন্য তিনি সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। ভিডিও গেম নায়িকা লারা ক্রফ্‌ট চরিত্র নিয়ে লারা ক্রফ্‌ট: টুম্ব রেইডার (২০০১) চলচ্চিত্রে অভিনয় তাঁর তারকাখ্যাতি আরও বাড়িয়ে দেয়। মূলত এরপর থেকেই জোলি হলিউডের অন্যতম ও সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক-প্রাপ্ত একজন অভিনেত্রী হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন।[2] তাঁর চলচ্চিত্র-জীবনের সর্বোচ্চ ব্যবসায়িক সাফল্য যে দুটি চলচ্চিত্র থেকে এসেছে সেগুলো হলো অ্যাকশন-কমেডিধর্মী মি. এন্ড মিসেস. স্মিথ (২০০৫) এবং অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র কুং ফু পান্ডা (২০০৮)।[3]", "question_text": "মার্কিন অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি সর্বপ্রথম কোন মার্কিন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "লুকিন’ টু গেট আউট", "start_byte": 26, "limit_byte": 71}]} {"id": "4230287527390744497-15", "language": "bengali", "document_title": "বাঁকুড়া জেলা", "passage_text": "বাঁকুড়া জেলা মোট তিনটি মহকুমায় বিভক্ত। এগুলি হল – ", "question_text": "বাঁকুড়া জেলা মোট কয়টি মহকুমা নিয়ে গঠিত ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 48, "limit_byte": 57}]} {"id": "8834167073449700792-8", "language": "bengali", "document_title": "নালন্দা", "passage_text": "নালন্দা মহাবিহারের নথিবদ্ধ ইতিহাসের সূচনা ঘটেছে গুপ্তযুগে।[20] একটি সিলমোহর থেকে জানা যায় যে, এই মহাবিহারের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শক্রাদিত্য নামে এক রাজা। হিউয়েন সাং ও অপর এক কোরীয় তীর্থযাত্রী উল্লেখ করেছেন যে, পর্যন্যবর্মণ এই স্থানে একটি সঙ্ঘারাম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[9]:৪২ শক্রাদিত্য হলেন গুপ্ত সম্রাট প্রথম কুমারগুপ্ত (রাজত্বকাল আনুমানিক ৪১৫-৪৫৫)। নালন্দায় তাঁর মুদ্রা আবিষ্কৃত হয়েছে।[8]:১৬৬[12]:৩২৯ তাঁর উত্তরসূরি বুদ্ধগুপ্ত, তথাগতগুপ্ত, বালাদিত্য ও বজ্র পরবর্তীকালে আরও কয়েকটি মঠ ও মন্দির নির্মাণ করিয়ে নালন্দা মহাবিহারকে প্রসারিত ও পরিবর্ধিত করেন।[16]:৫", "question_text": "নালন্দা বৌদ্ধ মহাবিহার কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "গুপ্তযুগে", "start_byte": 132, "limit_byte": 159}]} {"id": "3829453434748296496-0", "language": "bengali", "document_title": "অন দ্য অরিজিন অব স্পিসিস", "passage_text": "অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস (ইংরেজি: On the Origin of Species) ১৮৫৯ সালের ২৪ শে নভেম্বর লন্ডন থেকে প্রকাশিত একটি বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ যার লেখক চার্লস ডারউইন। বইটির পুরো নাম On the Origin of Species by Means of Natural Selection, or the Preservation of Favoured Races in the Struggle for Life যার বাংলা করলে দাঁড়ায় \"প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে প্রজাতির উৎপত্তি অথবা জীবন সংগ্রামে আনুকূল্য প্রাপ্ত গোত্রের সংরক্ষণ বিষয়ে\"। ১৮৭২ সালের ষষ্ঠ সংস্করণে বড় শিরোনামটি পরিবর্তন করে কেবল \"দি অরিজিন অফ স্পিসিস\" রাখা হয়েছিল। বইটির মাধ্যমে ডারউইন বিজ্ঞানী ও সাধারণ মানুষের সাথে \"প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে বিবর্তন\" তত্ত্বের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। এতে একটি সাধারণ পূর্বপুরুষ থেকে বিবর্তনের মাধ্যমে সকল প্রজাতির উদ্ভবের পক্ষে প্রচুর প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়। ডারউইন ১৮৩০-এর দশকে বিগ্‌ল জাহাজে করে বিশ্ব ভ্রমণের মাধ্যমে অর্জিত সকল অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন জীব প্রজাতির নমুনা এবং পরবর্তী গবেষণা, অন্যদের সাথে যোগাযোগ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার সকল ফলাফল এই বইয়ে একত্র করেন।", "question_text": "কত সালে চার্লস ডারউইনের অন দ্য অরিজিন অফ স্পিসিজ নামক বইটি প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৫৯", "start_byte": 109, "limit_byte": 121}]} {"id": "-470226314479732209-2", "language": "bengali", "document_title": "মানালি, হিমাচল প্রদেশ", "passage_text": "মানালি শাসন ব্যবস্থার দিক থেকে কুল্লু জেলারই অন্তর্গত, এর জনসংখ্যা কম-বেশি ৩০,০০০. ছোট শহরটা প্রাচীন লাদাক বানিজ্য পথের শুরুতে এবং সেখান থেকে কারাকোরাম গিরিপথের উপর দিয়ে তারিম বেসিন-এর ইয়ারকন্দ আর খোটান পর্যন্ত এই পথ.", "question_text": "বর্তমানে মানালি শহরের মোট জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "কম-বেশি ৩০,০০০", "start_byte": 179, "limit_byte": 215}]} {"id": "7986941057446833378-14", "language": "bengali", "document_title": "সিলেট বিভাগ", "passage_text": "১৯৯৫ সালে সিলেটকে বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ বিভাগ হিসাবে ঘোষণা করা হয়। এর আগে সিলেট বিভাগের ৪টি জেলা চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত ছিল। সিলেট বিভাগে ৪টি জেলা (সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার) রয়েছে। এই বিভাগে মোট উপজেলা বা থানার সংখ্যা হলো ৩৮টি। তদুপরি এখানে রয়েছে ৩৪৫টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১০,২২৪টি গ্রাম এবং ১৮টি পৌরসভা।[3]", "question_text": "বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের অন্তর্গত মোট কয়টি গ্রাম আছে ?", "answers": [{"text": "১০,২২৪টি", "start_byte": 749, "limit_byte": 771}]} {"id": "103181035695805608-0", "language": "bengali", "document_title": "মিশরের প্রথম রাজবংশ", "passage_text": "মিশরের প্রথম রাজবংশের ফারাওদের অধীনেই মিশর প্রথম একটি ঐক্যবদ্ধ রাজ্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। শুরুর দিকে এর প্রশাসনিক কেন্দ্র ছিল থিনিস।[1] দ্বিতীয় রাজবংশের সাথে একত্রে প্রথম রাজবংশের শাসনকালকে মিশরের আদি রাজত্ব হিসেবে সাধারণভাবে গণ্য করা হয়ে থাকে।", "question_text": "মিশরের প্রথম রাজবংশের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ফারাও", "start_byte": 60, "limit_byte": 75}]} {"id": "-3252884043761938695-12", "language": "bengali", "document_title": "রামায়ণ", "passage_text": "রামায়ণ সাতটি কাণ্ড বা খণ্ডে বিভক্ত। যথা: আদিকাণ্ড বা বালকাণ্ড, অযোধ্যাকাণ্ড, অরণ্যকাণ্ড, কিষ্কিন্ধ্যাকাণ্ড, সুন্দরকাণ্ড, লঙ্কাকাণ্ড বা যুদ্ধকাণ্ড ও উত্তরকাণ্ড। এই সপ্তকাণ্ডে রামের জীবনকথা কালানুক্রমিকভাবে বর্ণিত হয়েছে।[6] আদিকাণ্ড-এ বর্ণিত হয়েছে রামের জন্ম, শৈশব ও সীতার সহিত বিবাহের কথা;[21] অযোধ্যাকাণ্ড-এ বর্ণিত হয়েছে রামের রাজ্যাভিষেক প্রস্তুতি ও তাঁর বনগমনের কথা;[21] তৃতীয় খণ্ড অরণ্যকাণ্ড-এ বর্ণিত হয়েছে রামের বনবাসের কথা ও রাবণ কর্তৃক সীতাহরণের বৃত্তান্ত;[21] চতুর্থ খণ্ড কিষ্কিন্ধ্যাকাণ্ড-এ বর্ণিত হয়েছে হনুমান ও রামের মিলন, রামের সহায়তায় বানররাজ বালী হত্যা এবং বালীর কনিষ্ঠ ভ্রাতা সুগ্রীবের কিষ্কিন্ধ্যার রাজ্যাভিষেক;[21] পঞ্চম খণ্ড সুন্দরকাণ্ড-এ বর্ণিত হয়েছে হনুমানের বীরত্বগাথা, তাঁর লঙ্কাগমন ও সীতার সহিত সাক্ষাতের কথা;[21] রাম ও রাবণের যুদ্ধ বর্ণিত হয়েছে ষষ্ঠ খণ্ড লঙ্কাকাণ্ড-এ;[21] সর্বশেষ খণ্ড উত্তরকাণ্ড-এর মূল উপজীব্য রাম ও সীতার পুত্র লব ও কুশের জন্মবৃত্তান্ত, তাঁদের রাজ্যাভিষেক ও রামের ধরিত্রী ত্যাগ।[21]", "question_text": "হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণের মোট কতগুলি কান্ড আছে ?", "answers": [{"text": "সাত", "start_byte": 22, "limit_byte": 31}]} {"id": "5888329246803989668-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার কবে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে", "start_byte": 969, "limit_byte": 1031}]} {"id": "-5124315932865286786-0", "language": "bengali", "document_title": "থাইল্যান্ড", "passage_text": "থাইল্যান্ড বা তাইল্যান্ড (Thai: ประเทศไทย প্রাঠেট্‌ ঠাই অর্থাৎ \"তাই প্রদেশ\") দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। এর সরকারি নাম তাইরাজ্য (Thai: ราชอาณาจักรไทย রাৎচা আনাচাক্‌ ঠাই অর্থাৎ \"তাই রাজ্য\")। এর বৃহত্তম শহর ও রাজধানীর নাম ব্যাংকক। থাইল্যান্ড একমাত্র দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় রাষ্ট্র যা যুদ্ধকালীন সময় ব্যতীত কখনও কোন ইউরোপীয় বা বিদেশী শক্তির নিয়ন্ত্রণে ছিল না। ১৭৮২ সাল থেকে ১৯৩২ সাল পর্যন্ত দেশটিতে পরম রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত ছিল। ১৯৩২ সালে বিদ্রোহীরা একটি অভ্যুত্থান ঘটায় এবং দেশে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে। তখন থেকে আজ পর্যন্ত থাইল্যান্ড বহু সামরিক ও বেসামরিক সরকারের অধীনে শাসিত হয়েছে। ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত দেশটি শ্যামদেশ (থাই: สยาม সায়াম্‌) নামে পরিচিত ছিল। ঐ বছর এর নাম বদলে থাইল্যান্ড রাখা হয়। তবে ১৯৪০-এর দশকের শেষের দিকে আবারও একে শ্যামদেশ নামে ডাকা হত। ১৯৪৯ সালে দ্বিতীয়বারের মত থাইল্যান্ড নামটি গ্রহণ করা হয়।", "question_text": "থাইল্যান্ডের রাজধানীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "ব্যাংকক", "start_byte": 579, "limit_byte": 600}]} {"id": "-1323619914843786948-0", "language": "bengali", "document_title": "লিনাক্স", "passage_text": "\nলিনাক্স বা গ্নু/লিনাক্স বলতে লিনাক্স কার্নেলের সাথে বিশেষত গ্নু ও অন্যান্য উপাদানের সংমিশ্রণে প্যাকেজ করা অপারেটিং সিস্টেম গুচ্ছকে বুঝায়। সাধারণত, ডেস্কটপ ও সার্ভার দুধরনের ব্যবহারের জন্যেই লিনাক্স, ডিস্ট্রিবিউশন বা ডিস্ট্রো নামের একটি ফর্মে প্যাকেজড থাকে। একটি লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনের ডিফাইনিং কম্পোনেন্ট হচ্ছে লিনাক্স কার্নেল,[6] যেটি একটি অপারেটিং সিস্টেম কার্নেল এবং লিনুস তোরভাল্দ্‌স প্রথম সেপ্টেম্বর ১৭, ১৯৯১ তারিখে প্রকাশ করেন। [7][8][9] অনেক লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনই লিনাক্স শব্দটি তাদের অপারেটিং সিস্টেমের নামের সাথে ব্যবহার করে এবং ফ্রি সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন গ্নু/লিনাক্স শব্দটি এ অপারেটিং সিস্টেম পরিবারকে বুঝাতেই ব্যবহার করে।", "question_text": "লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমটি কে সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "লিনুস তোরভাল্দ্‌স", "start_byte": 1008, "limit_byte": 1057}]} {"id": "7435409811145435636-2", "language": "bengali", "document_title": "আব্দুল লতিফ বিশ্বাস", "passage_text": "তৃণমুল রাজনীতি থেকে উঠে আসা বেলকুচি উপজেলা আওয়ামীলীগের দীর্ঘদিন সভাপতির দায়িত্ব পালন করা আলহাজ আব্দুল লতিফ বিশ্বাস স্থানীয় সরকারেও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন। দুই বার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও পরে সিরাজগঞ্জ-৫ আসন থেকে ১৯৯৬ সালে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে একই আসনে নির্বাচন করে পরাজিত হলেও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর তিনি ২৪ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পান এবং ২১ নভেম্বর ২০১৩ তারিখ পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৪ সালে ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনে রহস্যজনক কারণে তিনি মনোনয়ন বঞ্চিত হন।[3] দলীয় বা সরকারের কোন দায়িত্ব না থাকলেও তিনি সকল দলীয় কর্মসূচীতে অংশ গ্রহণ করে সিরাজগঞ্জের রাজনীতিতে সকৃয় ভুমিকা পালন করেছেন। টানা দ্বিতীয় মেয়াদের আওয়ামী লীগ সরকারের ৬ মাস পর তাকে জেলা পরিষদের প্রশাসকের পদে নিয়োগ দেয়া হলো।", "question_text": "আব্দুল লতিফ কত সালে সংসদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন ?", "answers": [{"text": "১৯৯৬", "start_byte": 657, "limit_byte": 669}]} {"id": "4943458097365998230-0", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিপুরা", "passage_text": "ত্রিপুরা উত্তর-পূর্ব ভারতের একটি রাজ্য। এই রাজ্যের আয়তন ১০,৪৯১.৬৯ বর্গকিলোমিটার, এবং এটি ভারতের তৃতীয় ক্ষুদ্রতম রাজ্য ।[1] ত্রিপুরা উত্তর, দক্ষিণ ও পশ্চিমে বাংলাদেশ রাষ্ট্র কর্তৃক বেষ্টিত; রাজ্যের পূর্বভাগে ভারতের অপর দুই রাজ্য অসম ও মিজোরাম অবস্থিত। এই রাজ্যের রাজধানী আগরতলা। রাজ্যের সরকারি ভাষা বাংলা ও ককবরক। বাংলার সুলতানী আমলে ত্রিপুরা ছিল বাংলার একটি করদ রাজ্য, যা ব্রিটিশ আমলে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীনতামুলক মিত্র রাজ্য হিসাবেই ছিল ।[2] ১৯৪৯ সালের ১৫ অক্টোবর ত্রিপুরা অন্তর্ভুক্তি চুক্তি অনুসারে এই রাজ্য সদ্যস্বাধীনতাপ্রাপ্ত ভারতীয় অধিরাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। উল্লেখ্য, ব্রিটিশ শাসনকালে এই রাজ্য পার্বত্য ত্রিপুরা (Hill Tippera) নামে পরিচিতি ছিল।[3][4] সাক্ষরতায় এই রাজ্য দেশে তৃতীয় স্থান অধিকারী। ", "question_text": "ত্রিপুরার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "আগরতলা", "start_byte": 720, "limit_byte": 738}]} {"id": "5801641944070717234-0", "language": "bengali", "document_title": "সাঁওতাল বিদ্রোহ", "passage_text": "\nসাঁওতাল বিদ্রোহ বা সান্তাল হুল এর সূচনা হয় ১৮৫৫ সালে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ও বিহারের ভাগলপুর জেলায়। ইংরেজ আমলে স্থানীয় জমিদার, মহাজন ও ইংরেজ কর্মচারীদের অন্যায় অত্যাচারের শিকার হয়ে সাঁওতালরা ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলে।এটি ছিল তাদের বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র গণসংগ্রাম। তাদের এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয় সিধু, কানু, চাঁদ প্রমুখ।[1] 1793 সালে লর্ড কর্নওয়ালিশের প্রবর্তিত চিরস্থায়ি বন্দোবস্তের ফলে তাদের উপর অত্যাচার বেড়ে গিয়েছিল। তাই সিপাহী বিদ্রোহের আগে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সাঁওতালরা সোচ্চার হয়েছিল।[2]", "question_text": "সাঁওতাল বিদ্রোহের নেতৃত্ব কে দিয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "সিধু, কানু, চাঁদ প্রমুখ", "start_byte": 879, "limit_byte": 938}]} {"id": "-3947167920835567776-1", "language": "bengali", "document_title": "আলাউদ্দিন খিলজি", "passage_text": "আলাউদ্দিন খিলজি ছিলেন খিলজি বংশের প্রতিষ্ঠাতা জালালুদ্দিন খিলজির ভাতিজা এবং জামাতা। বীরভূমদেরকে পরাজিত করে জালালুদ্দিন খিলজি যখন দিল্লি দখল করে নেন। তখন আলাউদ্দিন খিলজিকে আমির-ই-তুজুখ বা উদযাপন মন্ত্রী পদ দেওয়া হয়। ১২৯১ সালে জালালুদ্দিন খিলজি তার ভাতিজা আলাউদ্দিন খিলজির হাতে কারা্(কানপুরের নিকটবর্তী এক এলাকা)নামক অঞ্চলের শাসনভার তুলে দেন। ১২৯৬ সালে আলাউদ্দিন খিলজি বসিলা অবরোধ করে জালালুদ্দিন খিলজির কাছে থেকে আবাধ(উত্তর-প্রদেশ) দখল করে সেটা শাসন করা শুরু করেন। ১২৯৬ সালে দেভাগিরি অবরোধ করেন এবং জালালুদ্দিনের বিপুল পরিমানের সম্পদ দখল করে নেন।জালালুদ্দিন খিলজিকে হত্যা করে, তিনি দিল্লিতে নিজের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরবর্তীতে জালালুদ্দিনের ছেলের কাছ থেকে মুলতান দখল করে নেন।", "question_text": "খিলজি বংশের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "জালালুদ্দিন খিলজি", "start_byte": 126, "limit_byte": 175}]} {"id": "-8557028614756108716-0", "language": "bengali", "document_title": "উভচর প্রাণী", "passage_text": "\n\n\nউভচর হল এ্যামফিবিয়া শ্রেণীর ectothermic, টেট্রাপড মেরুদন্ডি প্রাণী। আধুনিক উভচরেরা হল লিসামফিবিয়া। তারা বিভিন্ন ধরনের বসবাস অভ্যাস গড়ে তুলেছে, বেশিরভাগ প্রজাতিই মাটি, fossorial, arboreal বা স্বাদু পানির জলজ প্রাণী। উভচরেরা সাধারণত পানিতে লার্ভা হিসেবে জীবন শুরু করে কিন্তু কিছু প্রজাতি আচরণগত অভিযোজন করে এই ব্যবস্থাটি এড়িয়ে যেতে পারে। প্রাথমিকভাবে লার্ভা অবস্থায় পানিতে শ্বাস নেবার সক্ষমতা থেকে বড় হতে হতে শারীরিক রূপান্তরের মধ্য দিয়ে ফুসফুসের মাধ্যমে শ্বাস কাজ চালানোর সক্ষমতা অর্জন করে। উভচরেরা তাদের ত্বককে দ্বিতীয় শ্বসন সহায়ক বর্হিরাঙ্গ হিসেবে ব্যবহার করে এবং কিছু মাটির সালামান্ডার এবং ব্যাঙ শুধুমাত্র তাদের চামড়ার উপর নির্ভর করে কারন তাদের কোন ফুসফুস নেই। তারা বাহ্যত টিকটিকির সাথে মিলে কিন্তু সরীসৃপের স্তন্যপায়ী ও পাখির মত ভূমিতে বংশবৃদ্ধি করে তাদের পানির প্রয়োজন হয় না। এদের জটিল বংশবৃদ্ধি প্রক্রিয়া ও বিশেষ ত্বকের জন্য বাস্তব্যবিদ্যা নির্দেশক রয়েছে। তাছাড়া গত কয়েক দশকে সারা পৃথিবীতে উভচর প্রাণীর অনেক প্রজাতি সংখ্যা আশংকাজনক হারে কমেছে।", "question_text": "ব্যাঙ কোন শ্রেণীর প্রাণী ?", "answers": [{"text": "এ্যামফিবিয়া", "start_byte": 23, "limit_byte": 59}]} {"id": "1906650972548453268-0", "language": "bengali", "document_title": "রক্ত", "passage_text": "রক্ত (Blood) হল উচ্চশ্রেণীর প্রাণিদেহের এক প্রকার কোষবহুল, বহু জৈব ও অজৈব পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত সামান্য লবণাক্ত, আঠালো, ক্ষারধর্মী ও লালবর্ণের ঘন তরল পদার্থ যা হৃৎপিন্ড, ধমনী, শিরা ও কৈশিক জালিকার মধ্য দিয়ে নিয়মিত প্রবাহিত হয়। রক্ত একধরণের তরল যোজক কলা। \nরক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে। রক্ত হল আমাদেরে দেহের জ্বালানি স্বরূপ। মানবদেহে শতকরা ৮ ভাগ রক্ত থাকে (গড়ে মানবদেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে)। রক্তের PH সামান্য ক্ষারীয় অর্থাৎ ৭.২ - ৭.৪।\nমানুষের রক্তের তাপমাত্রা ৩৬ - ৩৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (গড়ে ৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড)।", "question_text": "মানবদেহে রক্তের গড় তাপমাত্রা কত ?", "answers": [{"text": "৩৬ - ৩৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড", "start_byte": 1362, "limit_byte": 1430}]} {"id": "-8104199611187024043-7", "language": "bengali", "document_title": "জিয়াউর রহমান", "passage_text": "১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবর রহমানের হত্যাকান্ডের [18] পর, খন্দকার মোশতাক আহমেদ রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তারপরে ঐ বছরের ২৫শে আগষ্ট জিয়াউর রহমান চীফ অফ আর্মী স্টাফ নিযুক্ত হন।[19] ঐ বছরের ৩রা নভেম্বর বীর বিক্রম কর্নেল শাফায়াত জামিলের নেতৃত্বাধীন ঢাকা ৪৬ পদাতিক ব্রিগেডের সহায়তায় বীর উত্তম মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান। এর ফলে ৬ই নভেম্বর খন্দকার মোশতাক আহমেদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রপতি হন। এর পর জিয়াউর রহমানকে চীফ-অফ-আর্মি স্টাফ হিসেবে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয় এবং তাঁর ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের বাসভবনে গৃহবন্দী করে রাখা হয় যা সেনাবাহিনীর মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তার কারনে অত্যন্ত বিরূপ প্রতিক্রিয়ার জন্ম দেয়। সেনাবাহিনীর চেইন অব কমান্ড ভঙ্গের প্রতিক্রিয়ায় এবং জিয়ার প্রতি অবিচার করায় ক্ষুদ্ধ সেনাসদস্যরা ৭ই নভেম্বর সিপাহী জনতার আরেক পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটায় এবং জিয়াউর রহমানকে তাঁর ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের গৃহবন্দীত্ব থেকে মুক্ত করে ২য় ফিল্ড আর্টিলারির সদরদপ্তরে নিয়ে আসে [20]। ঐ দিন সকালেই পাল্টা অভ্যুত্থানের প্রতিক্রিয়ায় শেরে বাংলা নগরে নিজ হাতে প্রতিষ্ঠিত ১০ম ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সদরদপ্তরে ক্ষুব্ধ জোয়ানদের হাতে মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম,কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা বীর বিক্রম এবং লেঃ কর্নেল এ টি এম হায়দার বীর উত্তম নিহত হয় [21]।", "question_text": "জিয়াউর রহমানের আগে কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন ?", "answers": [{"text": "খন্দকার মোশতাক আহমেদ", "start_byte": 218, "limit_byte": 274}]} {"id": "7159343006364501713-3", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "\nপশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমায় অবস্থিত কামারপুকুর গ্রামে ১৮৩৬ সালে এক দরিদ্র ধর্মনিষ্ঠ রক্ষণশীল ব্রাহ্মণ পরিবারে রামকৃষ্ণ পরমহংসের জন্ম হয়। তিনি পিতা ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায় এবং মা চন্দ্রমণি দেবীর চতুর্থ ও শেষ সন্তান। কথিত আছে, শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মের পূর্বে তাঁর পিতামাতার সম্মুখে বেশ কয়েকটি অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিল। সন্তানসম্ভবা চন্দ্রমণি দেবী দেখেছিলেন শিবলিঙ্গ থেকে নির্গত একটি জ্যোতি তাঁর গর্ভে প্রবেশ করছে। তাঁর জন্মের অব্যবহিত পূর্বে গয়ায় তীর্থভ্রমণে গিয়ে ক্ষুদিরাম গদাধর বিষ্ণুকে স্বপ্নে দর্শন করেন। সেই কারণে তিনি নবজাতকের নাম রাখেন গদাধর।[14]", "question_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংসের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায়", "start_byte": 443, "limit_byte": 510}]} {"id": "-2889814215451118147-15", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের খেলাধুলা", "passage_text": "\nকাবাডি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় খেলা।[1] বর্তমানে কাবাডি আন্তর্জাতিক ভাবেও খেলা হয়। এই খেলা সাধারণত কিশোর থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক সব ধরনের ছেলেরা খেলে থাকে। সাধারণত বিশেষ উৎসব বা পালা-পার্বনে বেশ আড়ম্বরপূর্ণ ভাবে কাবাডি খেলার আয়োজন করা হয়। কাবাডি বাংলাদেশের জাতীয় খেলা। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশে কাবাডি ফেডারেশন গঠিত হয়েছে। পূর্বে কেবল মাত্র গ্রামে এই কাবাডি খেলার প্রচলন দেখা গেলেও বর্তমানে সব জায়গায় কাবাডি খেলা প্রচলিত হয়েছে।", "question_text": "বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কোনটি ?", "answers": [{"text": "কাবাডি", "start_byte": 657, "limit_byte": 675}]} {"id": "1411582546196272359-27", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "তুরস্কের জনসংখ্যা প্রায় সাত কোটি ১৫ লাখ।[68] দেশটির জন্মহার গড়ে ১ দশমিক ৩১।[69] প্রতি বর্গকিলোমিটারে এর জনসংখ্যা ৯২ জন। এর মধ্যে শহরে বসবাস করে ৭০ দশমিক ৫ জন। ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী লোক রয়েছে ৬৬ দশমিক ৫ শতাংশ। শূন্য থেকে ১৪ বছরে বয়সী লোকের সংখ্যা ২৬ দশমিক ৪ শতাংশ। ৬৫ বছরের বেশি বয়সী লোকের সংখ্যা ৭ দশমিক ১ শতাংশ।[70] সিআইএ ফ্যাক্টবুক অনুসারে তুর্কি পুরুষের গড় আয়ু ৭০ দশমিক ৬৭ বছর ও মহিলাদের গড় আয়ু ৭৫ দশমিক ৭৩ বছর। মোট জনসংখ্যার গড় আয়ু ৭৩ দশমিক ১৪ বছর। ৬ থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের জন্য শিক্ষা বাধ্যতামূলক ও অবৈতনিক। শিক্ষার হার পুরুষের ৯৫ দশমিক ৩ শতাংশ ও নারীদের ৭৯ দশমিক ৬ শতাংশ। গড় শিক্ষার হার ৮৭ দশমিক ৪ শতাংশ।[71] তুর্কি সংবিধানের ৬৬ নম্বর আর্টিক্যাল অনুসারে, ‘তুরস্কের নাগরিকত্ব যাদের আছে তারাই তুর্কি বলে পরিচিত।[72]", "question_text": "তুরস্কের বর্তমান (২০১৯) জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় সাত কোটি ১৫ লাখ", "start_byte": 50, "limit_byte": 108}]} {"id": "7787722626193805736-11", "language": "bengali", "document_title": "জিন", "passage_text": "বংশানুক্রমিক বৈশিষ্ট্যধারী এককের পৃথকীকরণ সম্পর্কে সর্বপ্রথম গ্রেগর জোহান মেন্ডেল (১৮২২-১৮৮৪) ধারণা দেন।[3] ১৮৫৭ থেকে ১৮৬৪ সাল পর্যন্ত তিনি প্রায় ৮০০০ ধরণের সাধারণ মটরশুঁটি উদ্ভিদ নিয়ে গবেষণা করেন এবং পিতা-মাতা থেকে পরবর্তী বংশধরদের মধ্যে বৈশিষ্ট্যের স্থানান্তর পর্যবেক্ষণ করেন। তিনি একে গাণিতিকভাবে ২nবিন্যাস বলেন, যেখানে n হল হোমোজাইগাস বা বিশুদ্ধ বৈশিষ্ট্যধারী উদ্ভিদের মধ্যকার চরিত্রের ধরণসংখ্যা। তবে তিনি জিন শব্দটি ব্যবহার করতে পারেননি। তিনি তখন একে ফ‍্যাক্টর বা কণা হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বৈশিষ্ট্যের বংশানুসরণের উপর তাঁর পর্যবেক্ষণকে ভিত্তি করে ফলাফল প্রকাশ করেছিলেন। এই বর্ণনা সর্বপ্রথম জিনোটাইপ (জীবের জেনেটিক বৈশিষ্ট্য) ও ফিনোটাইপের (জীবের দৃশ্যমান বা বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য) মধ্য পার্থক্য সৃষ্টি করে। মেন্ডেলই প্রথম স্বাধীন বিন্যাস বর্ণনা করেছিল, প্রকট এবং প্রচ্ছন্ন বৈশিষ্ট্যকে আলাদা করতে পেরেছিলেন এবং হেটারোজাইগোট ও হোমোজাইগোটের মধ্যে পার্থক্য করতে পেরেছিলেন এবং বৈশিষ্ট্যের বিচ্ছিন্ন প্রবাহ উদ্ঘাটন করেছিলেন।", "question_text": "জিন প্রথম কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "গ্রেগর জোহান মেন্ডেল", "start_byte": 171, "limit_byte": 227}]} {"id": "-8861365760986365819-25", "language": "bengali", "document_title": "আফগানিস্তান", "passage_text": "দেশটির আয়তন ৬৫২,২২৫ বর্গ কিমি (২৫১,৮২৫ বর্গমাইল)। পূর্ব-পশ্চিমে এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ১,২৪০ কিমি (৭৭০ মাইল); উত্তর-দক্ষিণে সর্বোচ্চ ১,০১৫ কিমি (৬৩০ মাইল)। উত্তর-পশ্চিম, পশ্চিম ও দক্ষিণের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলি মূলত মরুভূমি ও পর্বতশ্রেণী। উত্তর-পূর্বে দেশটি ধীরে ধীরে উঁচু হয়ে হিমবাহ-আবৃত পশ্চিম হিমালয়ের হিন্দুকুশ পর্বতের সাথে মিশে গেছে। আমু দরিয়া নদী ও এর উপনদী পাঞ্জ দেশটির উত্তর সীমান্ত নির্ধারণ করেছে।", "question_text": "আফগানিস্তানের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "৬৫২,২২৫ বর্গ কিমি", "start_byte": 35, "limit_byte": 80}]} {"id": "-6135370505618275368-1", "language": "bengali", "document_title": "খায়বারের যুদ্ধ", "passage_text": "৭ম হিজরিতে মদীনা আক্রমণ করার ব্যাপারে খায়বারের ইহুদীদের নতুন ষড়যন্ত্রের কারনে খায়বার যুদ্ধ হয়। খায়বার ছিল মদীনা থেকে ৮০ মাইল দূরের একটি বড় শহর। এখানে ইহুদীদের অনেক গুলি দূর্গ ও ক্ষেত খামার ছিল। মূলত খায়বার ছিল ইহুদীদের একটি নতুন উপনিবেশ। খায়বারের ইহুদীরা বনু কোরাইজা গোত্রের ইহুদীদের কে বিশ্বাসঘাতকায় উদ্দীপিত করেছিল। এছাড়া মুহাম্মাদ (সা) কে হত্যা করার ষড়যন্ত্র এই খায়বার থেকে হত। খায়বারের ইহুদীরা গাতাফান গোত্র ও বেদুঈনদের সাথে মিলিত হয়ে মদীনা আক্রমণ করার ব্যাপারে ষড়যন্ত্র করছিল। খায়বার যুদ্ধে পরাজিত ইহুদীদের কে মুহাম্মাদ কোন নির্বাসন দেন নি। প্রতি বছর তাদের উৎপাদিত ফল ফসলের অর্ধেক ইহুদীরা মুসলমানদের কে দিবে এই শর্তে খায়বারের ইহুদীরা খায়বারে থাকার অনুমতি পায়। কিন্তু এই খায়বার যুদ্ধের পর পর এক ইহুদী মহিলা মুহাম্মাদকে আমন্ত্রণ করে ছাগলের মাংসের ভিতরে বিষ মিশিয়ে মুহাম্মাদকে হত্যা করতে চেয়েছিল। এই ঘটনার পরেও মুহাম্মাদ খায়বারের সকল ইহুদীদের কে ক্ষমা করে দিয়েছিলেন।", "question_text": "খায়বারের যুদ্ধে কোন পক্ষের জয় হয় ?", "answers": [{"text": "মুসলমানদের", "start_byte": 1638, "limit_byte": 1668}]} {"id": "4031892981483371801-0", "language": "bengali", "document_title": "গীতাঞ্জলি", "passage_text": "গীতাঞ্জলি হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি কাব্যগ্রন্থ। এই বইয়ে মোট ১৫৭টি গীতিকবিতা সংকলিত হয়েছে। কবিতাগুলি ব্রাহ্ম-ভাবাপন্ন ভক্তিমূলক রচনা। এর বেশিরভাগ কবিতাতেই রবীন্দ্রনাথ নিজে সুরারোপ করেছিলেন। ১৯০৮-০৯ সালে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এই কবিতাগুলি প্রকাশিত হয়। এরপর ১৯১০ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। ", "question_text": "'গীতাঞ্জলি' কাব্যগ্রন্থটি প্রথম কত সালে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১০", "start_byte": 726, "limit_byte": 738}]} {"id": "-693726507384938072-4", "language": "bengali", "document_title": "আলেক্সান্দ্‌র নেভ্‌স্কি (চলচ্চিত্র)", "passage_text": "আলেক্সান্দ্‌র নেভ্‌স্কি সের্গেই আইজেনস্টাইন নির্মিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ চলচ্চিত্র। এটি নির্মাণে সময় লাগে ১০ বছর। স্তালিনের সময়ে যখন সোভিয়েত ইউনিয়ন ও নাৎসি জার্মানির মধ্যে সংকটময় পরিস্থিতি চলছিল তখন এই চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। এই চলচ্চিত্র দুই দেশের মধ্যে চলমান রাজনৈতিক অবস্থা রূপকের মাধ্যমে চিত্রায়িত হয়। তেউতোনিক পদাতিক সৈন্যের শিরণাস্ত্র দেখতে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের স্টালহেমের ব্যঙ্গাত্মিক সংস্করণের মত দেখায়। আলেক্সান্দ্‌র নেভ্‌স্কি চলচ্চিত্রের প্রথম পাণ্ডুলিপিতে আক্রমণকারীদের শিরণাস্ত্র স্বস্তিকার মত দেখতে ছিল।[2]", "question_text": "সোভিয়েত পরিচালক সের্গেই আইজেনস্টাইনের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আলেক্সান্দ্‌র নেভ্‌স্কি", "start_byte": 0, "limit_byte": 67}]} {"id": "-5488334907036297205-0", "language": "bengali", "document_title": "ডেমি লোভাটো", "passage_text": "\nদেমেত্রিয়া ডেভন লোভাটো (English: Demetria Devonne Lovato; উচ্চারণ:/ˈdɛmi loʊˈvɑːtoʊ/; জন্ম: ২০ আগস্ট ১৯৯২)[1] হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী, গায়িকা এবং গীতিকার।[2] বার্নি এন্ড ফ্রেন্ডসের ৭ম এবং ৮ম আসরে শিশু অভিনেত্রী হিসেবে টেলিভিশনে অভিষেকের পর, ২০০৮ সালে ডিজনি চ্যানেলের টেলিভিশন চলচ্চিত্র ক্যাম্প রকে অভিনয় করার মাধ্যমে খ্যাতি অর্জন করেছেন। একই সময় লোভাটো তার অভিষেক গান দিস ইজ মি প্রকাশ করেন, যেটি বিলবোর্ড হট ১০০-এ সর্বোচ্চ ৯ নম্বর স্থান অধিকার করে। ক্যাম্প রক চলচ্চিত্রটির এবং এর সাউণ্ড-ট্রেকের সফলতার ফলে হলিউড রেকর্ডস লোভাটোর সাথে একটি রেকর্ডিং চুক্তি স্বাক্ষর করে। তার অভিষেক অ্যালবাম, ডোন্ট ফরগেট (২০০৮), আমেরিকার বিলবোর্ড ২০০-এর ২ নম্বর স্থানে অভিষেক করে। একই বছর, লোভাটো ডিজনি চ্যানেলের টেলিভিশন সিরিজ সনি উইথ এ চান্সে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন এবং তার দ্বিতীয় বার্ষিক অ্যালবাম, হেয়ার উই গো অ্যাগেইন প্রকাশ করেন,[3] যেটি \"বিলবোর্ড ২০০\"-এ শীর্ষ স্থান দখল করা তার প্রথম অ্যালবামে পরিণত হয়।", "question_text": "দেমেত্রিয়া ডেভন লোভাটোর প্রথম গানের অ্যালবামের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ডোন্ট ফরগেট", "start_byte": 1495, "limit_byte": 1526}]} {"id": "7294080396128754758-7", "language": "bengali", "document_title": "বঙ্গোপসাগর", "passage_text": "\nবাংলাদেশ ও ভারতের অনেক বৃহৎ নদী পূর্ব থেকে পশ্চিমে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। তন্মধ্যে উত্তরদিক থেকে গঙ্গা, মেঘনা এবং ব্রহ্মপুত্র; দক্ষিণদিক থেকে মহানদী, গোদাবরী, কৃষ্ণা, ইরাবতী এবং কাবেরী নদী উল্লেখযোগ্য। ৬৪ কিলোমিটারব্যাপী (৪০ মাইল) কৌম নদী সবচেয়ে ছোট নদী হিসেবে সরু খাল দিয়ে এবং ২,৯৪৮ কিলোমিটারব্যাপী (১,৮৩২ মাইল) বিশ্বের ২৮তম দীর্ঘ নদী হিসেবে ব্রহ্মপুত্র নদ বাংলাদেশ, চীন, নেপাল ও ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে। সুন্দরবন ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা নদীর ব-দ্বীপকে ঘিরে গঠিত হয়েছে। মায়ানমারের (সাবেক বার্মা) ইরাওয়াদি (সংস্কৃত ইরাবতী) নদীও এ উপসাগরে মিলিত হয়েছে এবং একসময় গভীর ও ঘন ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের সৃষ্টি করেছিল।", "question_text": "ব্রহ্মপুত্র নদের মোট দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "২,৯৪৮ কিলোমিটার", "start_byte": 785, "limit_byte": 826}]} {"id": "7281740552259355626-2", "language": "bengali", "document_title": "বানা আল-আবেদ", "passage_text": "বানা আল-আবেদ এর একাউন্ট, @AlabedBana, তৈরী করা হয়েছিল ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরের ২৪ তারিখে। একাউন্ট খোলার ২ দিনেই ৭ বছর বয়সী বানা #HolocaustAleppo, #MassacreInAleppo, #StopAleppoMassacre এর মতো হ্যাশট্যাগ এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ কে উল্লেখ করে টুইট করেন।[8] টুইটার পরবর্তীতে তাঁর একাউন্টে স্বীকৃতি প্রদান করে।[9] বানার একাউন্টে প্রায় ৩,৭০,০০০ এর মতো অনুসারী রয়েছে[10] এবং তাঁর একাউন্টটি মূলত তাঁর মা ফাতেমা কর্তৃক পরিচালিত। ২০১৬ সালের ৪ ডিসেম্বর বানার টুইটার একাউন্ট বন্ধ হয়ে যায় কিন্তু পরবর্তীতে ২ দিনের মধ্যে সে তাঁর একাউন্ট ফিরে পায় এবং তখন থেকে তাঁর টুইট প্রদান অব্যাহত রয়েছে।[11]", "question_text": "বানা আল-আবেদের মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ফাতেমা", "start_byte": 1169, "limit_byte": 1187}]} {"id": "7339443643201339837-4", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের সংবিধান", "passage_text": "একই বছরের ১৭ই এপ্রিল থেকে ৩রা অক্টোবর পর্যন্ত এই কমিটি বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠক করে। জনগণের মতামত সংগ্রহের জন্য মতামত আহবান করা হয়। সংগৃহীত মতামত থেকে ৯৮টি সুপারিশ গ্রহণ করা হয়। ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে তৎকালীন আইনমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন খসড়া সংবিধান বিল আকারে উত্থাপন করেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস) থেকে কার্যকর হয়। গণপরিষদে সংবিধানের উপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেন, ", "question_text": "কোন সাল থেকে সর্বপ্রথম বাংলাদেশে সংবিধান কার্যকর হয় ?", "answers": [{"text": "১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২", "start_byte": 968, "limit_byte": 1012}]} {"id": "-6962752233283901260-1", "language": "bengali", "document_title": "ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম", "passage_text": "\nকম্পিউটার আবিষ্কার এবং এর ব্যবহারের শুরুর দিকেই তথ্য তৈরী, সংরক্ষণ এবং খোঁজার কাজটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিলো। সর্বপ্রথম ১৯৬০ সালে, বিখ্যাত কম্পিউটার বিজ্ঞানী চার্লস বাকম্যান ডিবিএমএস তৈরী করেন। তিনি তখন জেনারেল ইলেট্রিকে কর্মরত ছিলেন। সেই ডিবিএমএসটির নাম দেয়া হয়েছিলো, ইন্টিগ্রেটেড ডাটা স্টোর(আইডিএস) । ষাটের দশকের শেষের দিকে আইবিএম ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নামে একটি ডিবিএমএস তৈরী করে। এই সফটওয়্যারটিই, তথ্যকে শ্রেনীক্রম অনুসারে কিভাবে সাজানো যায় তার একটি ধারনা দিয়েছিলো, যা বর্তমানে হায়ারারকিকাল ডাটা মডেল নামে পরিচিত। ১৯৭০ সালে এটস্খার কড, তথ্যকে পরিবেশন করার নতুন একটা মডেলের প্রস্তাব দেন। তিনি তখন আইবিএম'র স্যান হোস গবেষণাগারে কর্মরত ছিলেন। এই ধারনাটিই রিলেশনাল ডাটা মডেল নামে পরিচিত। ডিবিএমসের ক্রমবিকাশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু হয়, ইন্টারনেটের আবিষ্কার এবং এর বহুল ব্যবহারের পর থেকে। এখন ওয়েবসাইট ভিত্তিক ডাটাবেজকে উন্নত করার জন্য নানা ধরনের গবেষণা চলছে। [1]", "question_text": "ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম কবে থেকে চালু হয় ?", "answers": [{"text": "ষাটের দশকের শেষের দিকে", "start_byte": 835, "limit_byte": 895}]} {"id": "-1194150398567525271-22", "language": "bengali", "document_title": "প্রিন্টার", "passage_text": "২০০৫ পর্যন্ত পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় লেজার ও ইঙ্কজেট প্রিন্টার কোম্পানি ছিল এইচপি। যার এখন ৪৬% বিক্রয় আছে ইঙ্কজেটে বাকি ৫৫% বিক্রয় আছে লেজার প্রিন্টারে।[4]", "question_text": "২০০৫ সাল পর্যন্ত পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় লেজার ও ইঙ্কজেট প্রিন্টার কোম্পানি কোনটি ছিল ?", "answers": [{"text": "এইচপি", "start_byte": 202, "limit_byte": 217}]} {"id": "-5990277188213233200-21", "language": "bengali", "document_title": "জন সিনা", "passage_text": "জন সিনার সর্বপ্রথম সিনেমা মুক্তি পায় WWE Studio এর ব্যানারে। তার প্রথম সিনেমার নাম The Marine যেটি মুক্তি পায় অক্টোবর ১৩ ২০০৬ সালে।এই সিনেমাটি প্রথম সপ্তাহে US$07 Million আয় করে। এই ছবির ডিভিডি মুক্তি পেলে এটি আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠে। এবং ১২ তম সপ্তাহে এসে US$30 million আয় করে।\nতার ২য় সিনেমা 12 Rounds মুক্তি পায় ২৭ মার্চ ২০০৯ সালে। তার ৩য় ছবি Legendary সেপ্টেম্বর ২৮ ২০১০ সালে মুক্তি পায়।", "question_text": "মার্কিন পেশাদার কুস্তিগীর, র‌্যাপার, অভিনেতা ফিলিক্স অ্যন্থনিও সিনার প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "The Marine", "start_byte": 206, "limit_byte": 216}]} {"id": "-5024631657419592180-1", "language": "bengali", "document_title": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত", "passage_text": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের জন্ম তৎকালীন বাংলা প্রদেশের ত্রিপুরা জেলার[2] (বর্তমানের বাংলাদেশ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার রামরাইল গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা জগবন্ধু দত্ত ছিলেন কসবা ও নবীনগর মুন্সেফ আদালতের সেরেস্তাদার। ধীরেন্দ্রনাথ পড়াশোনা করেছেন নবীনগর হাই স্কুল, কুমিল্লা কলেজ, এবং কলকাতার সুরেন্দ্রনাথ কলেজে। তিনি ১৯০৪ সালে নবীনগর হাই স্কুল হতে প্রবেশিকা, ১৯০৬ সালে কুমিল্লা কলেজ থেকে এফ.এ.; ১৯০৮ সালে কলকাতা রিপন কলেজ হতে বি.এ এবং ১৯১০ সালে একই কলেজ হতে বি.এল পরীক্ষা পাস করেন।।[4]", "question_text": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "জগবন্ধু দত্ত", "start_byte": 489, "limit_byte": 523}]} {"id": "-5372272720767331731-0", "language": "bengali", "document_title": "ইন্দোনেশিয়া", "passage_text": "ইন্দোনেশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। ল্যাটিন ইন্ডাস থেকে ইন্দোনেশিয়া শব্দটি এসেছে।[2] ল্যাটিন শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় দ্বীপ। ডাচ উপনিবেশের কারণে তাদের দেয়া নামটি ওই অঞ্চলের জন্য প্রচলিত হয়। ১৯০০ সাল থেকে জায়গাটি ইন্দোনেশিয়া নামে পরিচিতি পায়।[2] প্রায় ৫,০০০ দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত এই দেশটি পৃথিবীর বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম জাকার্তা। সরকারী ভাবে ইন্দোনেশিয়ার নাম ইন্দোনেশীয় প্রজাতন্ত্রী (ইন্দোনেশীয় ভাষায় Republik Indonesia).", "question_text": "মোট কয়টি দ্বীপের সমন্বয়ে ইন্দোনেশিয়া দেশটি গড়ে উঠেছে ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৫,০০০", "start_byte": 712, "limit_byte": 744}]} {"id": "-2957948384074352350-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "\n\n\nমুহাম্মাদ[1] (২৯ আগস্ট ৫৭০[2] - ৮ জুন ৬৩২;[3] আরবি উচ্চারণ শুনতে ক্লিক করুন মোহাম্মদ এবং মুহম্মদ নামেও পরিচিত; তুর্কি: মুহাম্মেদ), পূর্ণ নাম: আবু আল-কাশিম মুহাম্মাদ ইবনে ʿআবদুল্লাহ ইবনে ʿআবদুল মুত্তালিব ইবনে হাশিম (ابو القاسم محمد ابن عبد الله ابن عبد المطلب ابن هاشم) হলেন ইসলামের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব এবং ইসলামী বিশ্বাস মতে আল্লাহ বা ঈশ্বর কর্তৃক প্রেরিত সর্বশেষ নবী,[4][n 1][n 2] (Arabic: النبي আন-নাবিয়্যু‎), তথা \"বার্তাবাহক\" (আরবি: الرسول আর-রাসুল), যার উপর ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ আল-কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। অমুসলিমদের মতে তিনি ইসলামী জীবন ব্যবস্থার প্রবর্তক।[5] অধিকাংশ ইতিহাসবেত্তা ও বিশেষজ্ঞদের মতে,[6][7] মুহাম্মাদ ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় নেতা।[8][9][10][11][12] তাঁর এই বিশেষত্বের অন্যতম কারণ হচ্ছে আধ্যাত্মিক ও জাগতিক উভয় জগতেই চূড়ান্ত সফলতা অর্জন। তিনি ধর্মীয় জীবনে যেমন সফল তেমনই রাজনৈতিক জীবনেও। সমগ্র আরব বিশ্বের জাগরণের পথিকৃৎ হিসেবে তিনি অগ্রগণ্য;[13] বিবাদমান আরব জনতাকে একীভূতকরণ তাঁর জীবনের অন্যতম সফলতা।[14][15]", "question_text": "ইসলামের নবী মুহাম্মদের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "২৯ আগস্ট ৫৭০", "start_byte": 35, "limit_byte": 67}]} {"id": "7720086356526517535-3", "language": "bengali", "document_title": "শাবনূর", "passage_text": "শাবনূরের প্রথম চলচ্চিত্র চাঁদনী রাতে ১৯৯৩ সালে মুক্তি পায়। ছবিটি পরিচালনা করেন এহতেশাম এবং তার বিপরীতে নায়ক ছিল সাব্বির। এই ছবিটি ব্যর্থ হয়। পরে চিত্র নায়ক সালমান শাহের সাথে জুটি বেধে ১৪টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন যার প্রায় সবগুলোই ছিল ব্যবসায়িক মানদন্ডে সফল।[1] সালমান শাহ-শাবনূর জুটির প্রথম ছায়াছবি জহিরুল হক পরিচালিত তুমি আমার ১৯৯৪ সালে মুক্তি পায়। একই বছর শাহ আলম কিরণ তাদের নিয়ে ফারুক-কবরী জুটির সুজন সখী চলচ্চিত্রের রঙিন পুনঃনির্মাণ সুজন সখি নির্মাণ করেন। ১৯৯৫ সালে স্বপ্নের ঠিকানা, ১৯৯৬ সালে স্বপ্নের পৃথিবী, তোমাকে চাই, ১৯৯৭ সালে শিবলি সাদিক পরিচালিত আনন্দ অশ্রু এ জুটির উল্লেখযোগ্য ছবি।[2] পরে তিনি নায়ক রিয়াজ এর বিপরীতে অভিনয় করে দারুন সফলতা অর্জন করেন। রিয়াজের বিপরীতে ১৯৯৭ সালে মন মানেনা ও তুমি শুধু তুমি এবং ১৯৯৯ সালে অভিনীত ভালবাসি তোমাকে ও বিয়ের ফুল ছায়াছবিগুলো ব্যবসা সফল হয়। পাশাপাশি তিনি অভিনেতা ফেরদৌসের সাথেও সফল হন। এছাড়াও তিনি মান্না, শাকিব খানের সাথে অভিনয় করে সফল হয়েছেন। এসময়ে তিনি ভালবাসি তোমাকে চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন এবং ১৯৯৮ ও ১৯৯৯ সালের চলচ্চিত্রের জন্য পর্যন্ত টানা দুইবার তারকা জরিপে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার লাভ করেন।", "question_text": "বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূরের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "চাঁদনী রাতে", "start_byte": 69, "limit_byte": 100}]} {"id": "4979167304435934489-5", "language": "bengali", "document_title": "আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণ", "passage_text": "\nএরপর নিসা (গ্রিক দেবতা দিওদেনুসের নামানুসারেই এই শহরের নামকরণ বলে দাবি করা হয়ে থাকে) শহর আত্মসমর্পণ করলে আলেকজান্ডার সম্ভবত নৌকাসেতুর সাহায্যে সিন্ধু নদ পার হয়ে খ্রিস্টপূর্ব ৩২৬ অব্দে ভারত ভূখণ্ডে পদার্পণ করেন।[2] এই সময় তিনি পূর্বতন আকামেনিদীয় সাম্রাজ্যের গান্ধার সত্রপির (প্রদেশের) অধীন ও সংলগ্ন সমস্ত রাজা ও গোষ্ঠীপ্রধানদের তাঁর কাছে বশ্যতা স্বীকার করার জন্য আহ্বান জানালে তক্ষশীলার রাজা অম্ভি (গ্রিক উচ্চারণে অমফিস) তাঁর নিকট স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করেন। কিন্তু সবাই তাঁর এ' আহ্বান বিনা প্রতিরোধে মেনে নেয়নি। ফলে তিনি এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাভিযান শুরু করেন। আলেকজান্ডার পুষ্কলাবতীর রাজা অষ্টককে পরাভূত করেন, অশ্বক জাতিও তার নিকট পরাভূত হয়। ঝিলাম রাজ পুরু বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করে পরাভব মানতে বাধ্য হন। অত:পর আরেকজান্ডার রাভি নদীর উপকূলবর্তী রাজ্যসমূহ দখল করেন এবং বিপাশা নদী পর্যন্ত অগ্রসর হন। এই স্থলে তার রণক্লান্ত সেনাবাহিনী দেশে প্রত্যাবর্তনে উণ্মুখ হয়ে পড়লে আলেকজাণ্ডার ভারত অভিযান বন্ধ করে গ্রিসে প্রত্যাবর্তন শুরু করেন। প্রত্যার্তনের পথে তিনি বেলুচিস্তান ও পাঞ্জাব অধিগত করেন; ঝিলাম নদী ও সিন্ধু নদের অন্তবর্তী সকল রাজ্য তার অধিগত হয়। ভারত ভূখণ্ডে আরেকজাণ্ডার প্রায় ১৯ মাস অবস্থান করেছিলেন। তিনি ভারত ত্যাগের পর প্রায় দুই বৎসরকাল তার বিজিত অঞ্চলসমূহে গ্রিক শাসন বজায় ছিল। ভারত থেকে প্রত্যাবর্তনের কিছুদিন পর খ্রিস্টপূর্ব ৩২৩ অব্দে ব্যবিলনে তার অকাল মৃত্যু হয়। অন্যদিকেচন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের নেতৃত্বে মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা পাঞ্জাবে গ্রিক শাসনের অবসান ত্বরান্বিত করে। তবে আলেকজান্ডার ভারতের মূলখণ্ড দখল করতে পারেন নি বলে তাকে ভারতবর্ষ বিজয়ের কৃত্তিত্ব দেয়া হয় না। [4][5]", "question_text": "আলেকজান্ডার কত সালে প্রথম ভারত আক্রমণ করেছিল ?", "answers": [{"text": "খ্রিস্টপূর্ব ৩২৬ অব্দে", "start_byte": 436, "limit_byte": 498}]} {"id": "-1085248370329535149-1", "language": "bengali", "document_title": "অভ্র কী-বোর্ড", "passage_text": "উইন্ডোজে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা লেখার জন্য ২০০৩ সালের ২৬শে মার্চ অভ্র কীবোর্ড সফটওয়্যারটি আবির্ভূত হয়[1][2]। এটার সাহায্যে বাংলা লিপি ব্যবহার করে এমন সব ভাষাতেই টাইপ করা যায়। এ ধরনের ভাষার মধ্যে অসমীয়া ভাষা অন্যতম। মেহদী হাসান খান নামে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের একজন ছাত্র ২০০৩ সালে অভ্র কীবোর্ড তৈরির কাজ শুরু করেন। তিনি এটি সর্বপ্রথম তৈরি করেছিলেন ভিজুয়াল বেসিক প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে, পরবর্তীতে তিনি তা ডেলফিতে ভাষান্তর করেন। এই সফটওয়্যারটির লিনাক্স সংস্করণ লেখা হয়েছে সি++ প্রোগ্রামিং ভাষায়। পরবর্তীতে রিফাত-উন-নবী, তানবিন ইসলাম সিয়াম, রাইয়ান কামাল, শাবাব মুস্তফা, ওমর ওসমান, সারিম খান এবং নিপুন হক এই সফটওয়্যারের উন্নয়নের সাথে যুক্ত হন।[1][3]", "question_text": "অভ্র কিবোর্ডটি কবে প্রথম তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৩ সালের ২৬শে মার্চ", "start_byte": 114, "limit_byte": 171}]} {"id": "-5386245567554070138-13", "language": "bengali", "document_title": "ইসলাম", "passage_text": "\n\nমুসলমানগণ বিশ্বজগতের সৃষ্টিকর্তাকে 'আল্লাহ' বলে সম্বোধন করেন। ইসলামের মূল বিশ্বাস হলো আল্লাহর একত্ববাদ বা তৌহিদ। আল্লাহর একত্বের সাক্ষ্য দেওয়া ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের মধ্যে প্রথম, যাকে বলা হয় শাহাদাহ। এটি পাঠের মাধ্যমে একজন স্বীকার করেন যে, আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কোনো উপাস্য নাই এবং মুহাম্মদ [(সাঃ)] তাঁর প্রেরিত বাণীবাহক বা রাসূল\nসুরা এখলাছে আল্লাহর বর্ণনা দেয়া হয়েছে এভাবে,\n[قُلْ هُوَ اللهُ أَحَدٌ. اللهُ الصَّمَدُ. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ. لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ. وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ] {الاخلاص:১-৪}", "question_text": "ইসলাম ধর্মের প্রথম স্তম্ভের নাম কী ?", "answers": [{"text": "শাহাদাহ", "start_byte": 534, "limit_byte": 555}]} {"id": "2865320801653104552-3", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "\nপশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমায় অবস্থিত কামারপুকুর গ্রামে ১৮৩৬ সালে এক দরিদ্র ধর্মনিষ্ঠ রক্ষণশীল ব্রাহ্মণ পরিবারে রামকৃষ্ণ পরমহংসের জন্ম হয়। তিনি পিতা ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায় এবং মা চন্দ্রমণি দেবীর চতুর্থ ও শেষ সন্তান। কথিত আছে, শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মের পূর্বে তাঁর পিতামাতার সম্মুখে বেশ কয়েকটি অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিল। সন্তানসম্ভবা চন্দ্রমণি দেবী দেখেছিলেন শিবলিঙ্গ থেকে নির্গত একটি জ্যোতি তাঁর গর্ভে প্রবেশ করছে। তাঁর জন্মের অব্যবহিত পূর্বে গয়ায় তীর্থভ্রমণে গিয়ে ক্ষুদিরাম গদাধর বিষ্ণুকে স্বপ্নে দর্শন করেন। সেই কারণে তিনি নবজাতকের নাম রাখেন গদাধর।[14]", "question_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "চন্দ্রমণি দেবী", "start_byte": 528, "limit_byte": 568}]} {"id": "-7176730965980813637-12", "language": "bengali", "document_title": "ভূটান", "passage_text": " \nভূটানের অধিবাসীরা ভূটানি নামে পরিচিত। ২০০৫ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ভূটানে ৬,৭২,৪২৫ জনের বাস। প্রতি বছর জনসংখ্যা ২% হারে বাড়ছে। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৪৫ জন। ভূটানে দ্রুপকা জাতির লোক প্রায় ৫০%। এর পরেই আছে নেপালি (৩৫%) এবং অন্যান্য আদিবাসী বা অভিবাসী জাতি। দেশের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ লোক লামাবাদী বৌদ্ধধর্মে বিশ্বাসী। বাকীরা ভারত ও নেপালি ধারার হিন্দু ধর্ম পালন করে। জংখা  ভূটানের সরকারি ভাষা। এছাড়া বুমথাং-খা, শারচোপ-খা ও নেপালি ভাষা প্রচলিত। ইংরেজি ভাষাতে শিক্ষা দেওয়া হয়। ভূটানের সাক্ষরতার হার প্রায় ৬০%। জনগণের প্রায় ৯৪% শতাংশ কৃষিকাজে নিয়োজিত। বেকারত্বের হার ৩.১% (২০০৫ সালের প্রাক্কলন)।জংখা ভাষা বা ভূটানি ভাষা ভূটানের সরকারি ভাষা। এছাড়াও এখানে আরও প্রায় ১০টি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে বহু লক্ষাধিক বক্তাবিশিষ্ট নেপালি ভাষা অন্যতম। আন্তর্জাতিক ব্যবসা বাণিজ্য ও পর্যটন শিল্পে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়।", "question_text": "ভূটানের সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "জংখা", "start_byte": 1019, "limit_byte": 1031}]} {"id": "-2705823053641560527-4", "language": "bengali", "document_title": "চিকিৎসা বিজ্ঞান", "passage_text": "মহান গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেটিস কে চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনক বলা হয়ে থাকে। প্রাচীন গ্রেকো-লাতিন সংস্কৃতিরর আরেকজন বিখ্যাত চিকিৎসক হলেন গ্যালেন।", "question_text": "চিকিৎসা শাস্ত্রের জনক কে ?", "answers": [{"text": "হিপোক্রেটিস", "start_byte": 51, "limit_byte": 84}]} {"id": "5507576373813184357-0", "language": "bengali", "document_title": "ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র", "passage_text": " শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র (১৪ই সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮- ২৬শে জানুয়ারি, ১৯৬৯) বাঙালি ধর্ম সংস্কারক। শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সৎসঙ্গ নামক সংগঠনের প্রবর্তক। তিনি ব্রিটিশ ভারতের বঙ্গ প্রদেশের পাবনা জেলার হিমায়তপুরে জন্মগ্রহণ করেন, যা বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্গত। ঝাড়খণ্ডের দেওঘরে মৃত্যুবরণ করেন। মূলতঃ স্বাবলম্বন ও পরনির্ভরশীলতা ত্যাগের দীক্ষাই অনুকূলচন্দ্রের সৎসঙ্গ আশ্রমের আদর্শ। তাঁর ভক্তদের সহযোগিতায় তপোবন বিদ্যালয়, দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্র, ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ, মূদ্রণ প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি স্থাপন করেন।", "question_text": "শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৪ই সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮", "start_byte": 79, "limit_byte": 133}]} {"id": "-5424555402304283392-0", "language": "bengali", "document_title": "তামিলনাড়ু", "passage_text": "তামিলনাড়ু (Tamil: தமிழ்நாடு তাম্যিল্ড়্‌ নাড়্যি আ-ধ্ব-ব: [t̪ɐmɨɻ n̪aːɽɯ]) ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের ২৯টি রাজ্যের অন্যতম। এই রাজ্যের রাজধানী চেন্নাই (পূর্বতন মাদ্রাজ)। তামিলনাড়ু ভারতীয় উপদ্বীপের সর্বদক্ষিণে অবস্থিত। এই রাজ্যের সীমানায় পুদুচেরি, কেরল, কর্ণাটক ও অন্ধ্রপ্রদেশ অবস্থিত। তামিলনাড়ুর ভৌগোলিক উত্তর সীমায় পূর্বঘাট, পশ্চিম সীমায় নীলগিরি, আন্নামালাই পর্বত ও পালাক্কাদ, পূর্ব সীমায় বঙ্গোপসাগর, দক্ষিণ পূর্ব সীমায় মান্নার উপসাগর ও পক প্রণালী এবং দক্ষিণে ভারত মহাসাগর অবস্থিত।", "question_text": "ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "চেন্নাই", "start_byte": 340, "limit_byte": 361}]} {"id": "6154044892093175789-15", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "বরেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণ হস্তগত করার পর রামপাল পাল সাম্রাজ্যকে পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করেন। তবে তেমন সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হন না। তিনি নতুন রাজধানী রামাবতী থেকে রাজ্যশাসন করতেন। রামাবতীই পাল সাম্রাজ্যের পতন পর্যন্ত সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল। তিনি করভার হ্রাস করেছিলেন, কৃষিকার্যে উৎসাহ দান করতেন এবং একাধিক জনসেবামূলক প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন। তিনি কামরূপ ও রাঢ় অঞ্চলে নিজের আধিপত্য বিস্তার করেন এবং পূর্ব বাংলার বর্মণ রাজাকে তাঁর আধিপত্য স্বীকার করতে বাধ্য করেন। অধুনা ওড়িশা ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ অর্জনের জন্য তিনি তিনি গঙ্গ রাজার সঙ্গে যুদ্ধ করেন। রামপালের মৃত্যুর পূর্বে গঙ্গরা উক্ত অঞ্চল অধিকার করতে সমর্থ হয়নি। পাল ও চোল সাম্রাজ্যের সাধারণ শত্রু গণ ও চালুক্যদের বিরুদ্ধে সমর্থন জোগাড় করার জন্য রামপাল চোল রাজা কুলোত্তুঙ্গর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতেন। তিনি সেনদের উপর নজর রেখেছিলেন। কিন্তু কর্ণাটকের নান্যুদেব নামক গোষ্ঠীপতির কাছে মিথিলা হারান। গহদবল শাসক গোবিন্দচন্দ্রের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে তিনি পাল সাম্রাজ্যকে উক্ত শাসকের আগ্রাসী সমরনীতির হাত থেকে রক্ষা করেন।[6][7]", "question_text": "পাল সাম্রাজ্যের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "রামাবতী", "start_byte": 477, "limit_byte": 498}]} {"id": "2443129415422688991-1", "language": "bengali", "document_title": "যিশু", "passage_text": "যিশু[lower-alpha 1] (৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ?-৩০ খ্রিস্টাব্দ?) ছিলেন একজন ইহুদি ধর্মপ্রচারক,[1] যিনি খ্রিস্টধর্মের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য হন।[2][3] তিনি নাসরতের যিশু নামেও অভিহিত হন।[lower-alpha 2] যিশুকে প্রদত্ত উপাধি 'খ্রিস্ট' থেকে খ্রিস্টধর্মের নামকরণ করা হয়েছে। খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করেন, যিশু ইশ্বরের পুত্র এবং বাইবেলের পুরাতন নিয়মে পূর্বব্যক্ত মসিহ যার আগমন নতুন নিয়মে পুনর্ব্যক্ত হয়েছে।[2][3]", "question_text": "যিশু খ্রিস্ট কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ?", "start_byte": 29, "limit_byte": 82}]} {"id": "2238431535879436047-0", "language": "bengali", "document_title": "গ্রীক অন্ধকার যুগ", "passage_text": "\n\nগ্রীক অন্ধকার যুগ, হোমেরিক যুগ (মহাকবি হোমারের নামে নামকরণ করা হয়েছে) বা জ্যামিতিক যুগ (এসময়ের জ্যামিতিক শিল্পকলার বৈশিষ্ট অনুযায়ী নামকরণ করা হয়েছে)[1] নামেও পরিচিত, গ্রীসের ইতিহাসের একটি যুগ, যা মিসিনিয়ান সভ্যতার শেষ দিকে খ্রিস্টপূর্ব ১১০০ অব্দ থেকে শুরু করে খ্রিস্টপূর্ব ৯ম শতাব্দীতে প্রাচীন গ্রীসের প্রথম নিদর্শন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল।", "question_text": "গ্রিসের মিসিনিয়ান সভ্যতার ঠিক পরের সভ্যতার নাম কী ?", "answers": [{"text": "গ্রীক অন্ধকার যুগ", "start_byte": 2, "limit_byte": 49}]} {"id": "-2548416096357331915-1", "language": "bengali", "document_title": "জেরুজালেমের পুরনো শহর", "passage_text": "প্রথাগতভাবে পুরনো শহরটি চারটি অসমান অংশে বিভক্ত। তবে বর্তমান অবস্থাটি ১৯ শতক থেকে চালু হয়েছে।[3] বর্তমানে শহরটি মোটামোটিভাবে মুসলিম মহল্লা, খ্রিষ্টান মহল্লা, ইহুদি মহল্লা ও আর্মেনীয় মহল্লা নামক ভাগে বিভক্ত। ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের পর পুরনো শহরটি জর্ডান কর্তৃক অধিকৃত হয় এবং এর ইহুদি বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করা হয়। ১৯৬৭ সালে ছয়দিনের যুদ্ধে টেম্পল মাউন্টের উপর দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি লড়াই হয়। এসময় ইসরায়েল পূর্ব জেরুজালেমের বাকি অংশসহ পুরনো শহর দখল করে নেয় এবং পশ্চিম অংশের সাথে একীভূত করে পুরো এলাকাকে ইসরায়েলের অন্তর্গত করে নেয়া হয়। বর্তমানে পুরো এলাকাটি ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণাধীন রয়েছে এবং তারা একে ইসরায়েলের জাতীয় রাজধানী হিসেবে বিবেচনা করে। ২০১০ সালে জেরুজালেমের সর্বপ্রাচীন লেখার নমুনা পুরনো শহরের দেয়ালের বাইরে পাওয়া যায়।[4] ১৯৮০ সালের জেরুজালেম আইন নামক আইন যেটিতে পূর্ব জেরুজালেমকে কার্যকরভাবে ইসরায়েলের অংশ ঘোষণা করা হয় তা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ প্রস্তাব ৪৭৮ দ্বারা বাতিল ঘোষণা করা হয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পূর্ব জেরুজালেমকে অধীকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলের অংশ হিসেবে গণ্য করে।[5][6]", "question_text": "জেরুজালেম বর্তমানে কোন দেশের অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "ইসরায়েল", "start_byte": 1093, "limit_byte": 1117}]} {"id": "721444966673783609-0", "language": "bengali", "document_title": "রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।[2] রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩৬ হাজার৷[3] \nপ্রাচ্যের ক্যামব্রিজ খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের পাশে রাজশাহী শহর থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত৷[4]", "question_text": "রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই", "start_byte": 268, "limit_byte": 316}]} {"id": "-8119955834447149545-0", "language": "bengali", "document_title": "মিয়ানমার", "passage_text": "মিয়ানমার বা মায়ানমার (Burmese: မြန်မာ মিয়ামা, আ-ধ্ব-ব: [mjəmà]); প্রাক্তন নাম ও কথ্যরূপ বর্মা বা বার্মা (Burmese: ဗမာ বামা, আ-ধ্ব-ব: [bəmà]); প্রাচীন নাম ব্রহ্মদেশ) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। মায়ানমারের আনুষ্ঠানিক নাম হল মায়ানমার প্রজাতন্ত্র (Burmese: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာ နိုင်ငံတော် [pjìdàʊɴzṵ θàɴməda̰ mjəmà nàɪɴŋàɴdɔ̀] পিডাওঁযু থাঁমাডা মিয়ামা নাইঁঙাঁড)। মায়ানমারের রাজধানী নেপিডো (နေပြည်တော် [nèpjìdɔ̀] নেপিড)। তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে \"মিয়ানমার\" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় \"ইয়াঙ্গুন\"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়।", "question_text": "মায়ানমারের রাজধানী কোনটি ?", "answers": [{"text": "নেপিডো", "start_byte": 939, "limit_byte": 957}]} {"id": "-8541412527792253343-2", "language": "bengali", "document_title": "অলি আহমেদ", "passage_text": "১৯৭১ সালে অলি আহমদ কর্মরত ছিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। এর অবস্থান ছিল চট্টগ্রামের ষোলশহরে। ২৫ মার্চ মধ্যরাতে ঝাঁপিয়ে পড়েন মুক্তিযুদ্ধে। প্রতিরোধযুদ্ধ শেষে ভারতে পুনরায় সংগঠিত হওয়ার পর নিয়মিত মুক্তিবাহিনীর জেড ফোর্সের অধীনে যুদ্ধ করেন। স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্নেল পদে উন্নীত হয়ে অবসর নেন। পরে রাজনীতিতে যোগ দেন।\nবর্তমানে তিনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (বাংলাদেশ) এর প্রেসিডেন্ট।", "question_text": "অলি আহাদ কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত ছিলেন ?", "answers": [{"text": "লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি", "start_byte": 1095, "limit_byte": 1175}]} {"id": "-1449083007788473395-0", "language": "bengali", "document_title": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল", "passage_text": "\nআলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল (৩রা মার্চ, ১৮৪৭ - ২রা আগস্ট, ১৯২২) প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। টেলিফোনের অন্যতম আবিষ্কারক হিসেবে তিনি সবচেয়ে পরিচিত। তাকে বোবাদের পিতা তথা দ্য ফাদার অফ দ্য ডিফ নামে ডাকা হতো। তার বাবা, দাদা এবং ভাই সবাই একক অভিনয় ও বক্তৃতার কাজে জড়িত ছিলেন এবং তার মা ও স্ত্রী উভয়েই ছিলেন বোবা। এ কারণেই বোবাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে তিনি অনেক গবেষণা করেছেন।[1] টেলিফোন উদ্ভাবনের আগে থেকেই তিনি শ্রবণ ও কথন সংশ্লিষ্ট গবেষণা নিয়োজিত ছিলেন। ১৮৭৬ সালে তাকেই টেলিফোনের প্রথম মার্কিন পেটেন্টের সম্মানে ভূষিত করা হয়।", "question_text": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৩রা মার্চ, ১৮৪৭", "start_byte": 68, "limit_byte": 107}]} {"id": "8510137603479042043-1", "language": "bengali", "document_title": "ঈশ্বর", "passage_text": "ঈশ্বর (English: God) হল জাগতিক ক্ষমতার সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থানকারী কোন অস্তিত্ব । অনেকের মতে , এই মহাবিশ্বের জীব ও জড় সমস্তকিছুর সৃষ্টিকর্তা ও নিয়ন্ত্রক আছে মনে করা হয় । এ অস্তিত্বে বিশ্বাসীগণ ঈশ্বরের উপাসনা করে , তাদেরকে আস্তিক বলা হয় । আর অনেকে এ ধারণাকে অস্বীকার করে , এদেরকে বলা হয় নাস্তিক ।", "question_text": "ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাসী মানুষদের কি বলা হয় ?", "answers": [{"text": "আস্তিক", "start_byte": 581, "limit_byte": 599}]} {"id": "-4833849731217463600-0", "language": "bengali", "document_title": "তিতুমীর", "passage_text": "\nতিতুমীর, যাঁর প্রকৃত নাম সৈয়দ মীর নিসার আলী (জন্ম ২৭শে জানুয়ারি, ১৭৮২, ১৪ই মাঘ, ১১৮২ বঙ্গাব্দ, মৃত্যু ১৯শে নভেম্বর, ১৮৩১) ছিলেন একজন ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী[1][2]। তিনি ওয়াহাবী আন্দোলন এর সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি জমিদার ও ব্রিটিশদের বিরূদ্ধে সংগ্রাম ও তাঁর বিখ্যাত বাঁশের কেল্লার জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন। ব্রিটিশ সেনাদের সাথে যুদ্ধরত অবস্থায় এই বাঁশের কেল্লাতেই তাঁর মৃত্যু হয়[3]।", "question_text": "তিতুমীর কত সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "১৮৩১", "start_byte": 303, "limit_byte": 315}]} {"id": "161010901243692243-6", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের জেলাসমূহ", "passage_text": "খুলনা বিভাগে মোট ১০ টি জেলা রয়েছে। এগুলো হলোঃ", "question_text": "খুলনা বিভাগের অন্তর্গত মোট কতগুলি জেলা আছে ?", "answers": [{"text": "১০ টি", "start_byte": 45, "limit_byte": 58}]} {"id": "-6619542710853833281-11", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা", "passage_text": "\nবাংলাদেশ রাষ্ট্রের রাষ্ট্রভাষা ও সরকারি ভাষা হলো বাংলা। এছাড়াও ভারতীয় সংবিধান দ্বারা স্বীকৃত ২৩টি সরকারি ভাষার মধ্যে বাংলা অন্যতম।[22] ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, অসম এবং ত্রিপুরা রাজ্যের সরকারি ভাষা হল বাংলা[23][24] এছাড়াও বাংলা ভারতের আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অন্যতম প্রধান ভাষা।[25][26] ২০১১ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাস হতে বাংলা ভাষা ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের দ্বিতীয় সরকারি ভাষা রূপে স্বীকৃত। পাকিস্তানের করাচী শহরের দ্বিতীয় সরকারি ভাষা রূপে বাংলাকে গ্রহণ করা হয়েছে। ২০০২ খ্রিস্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে সিয়েরা লিওনের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আহমাদ তেজন কাব্বাহ ওই রাষ্ট্রে উপস্থিত জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীর ৫,৩০০ বাংলাদেশি সৈনিকের সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলা ভাষাকে সরকারি ভাষার মর্যাদা প্রদান করেন।[27][28]", "question_text": "বাংলাদেশের সরকারি ভাষা কোনটি ?", "answers": [{"text": "বাংলা", "start_byte": 134, "limit_byte": 149}]} {"id": "3902040012994010412-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারত", "passage_text": "সুপ্রাচীন কাল থেকেই ভারতীয় উপমহাদেশ অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য সুপরিচিত। ঐতিহাসিক সিন্ধু সভ্যতা এই অঞ্চলেই গড়ে উঠেছিল। ইতিহাসের বিভিন্ন পর্বে এখানেই স্থাপিত হয়েছিল বিশালাকার একাধিক সাম্রাজ্য। নানা ইতিহাস-প্রসিদ্ধ বাণিজ্যপথ এই অঞ্চলের সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য সভ্যতার বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রক্ষা করত। হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন ও শিখ—বিশ্বের এই চার ধর্মের উৎসভূমি ভারত। খ্রিষ্টীয় প্রথম সহস্রাব্দে জরথুষ্ট্রীয় ধর্ম (পারসি ধর্ম), ইহুদি ধর্ম, খ্রিষ্টধর্ম ও ইসলাম এদেশে প্রবেশ করে, ও ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ থেকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ধীরে ধীরে ভারতীয় ভূখণ্ডের অধিকাংশ অঞ্চল নিজেদের শাসনাধীনে আনতে সক্ষম হয়। ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে এই দেশ পুরোদস্তুর একটি ব্রিটিশ উপনিবেশে পরিণত হয়। অতঃপর এক সুদীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৪৭ সালে ভারত একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্ররূপে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৫০ সালে সংবিধান প্রণয়নের মাধ্যমে ভারত একটি সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়।", "question_text": "ভারতবর্ষ কত সালে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫০", "start_byte": 2335, "limit_byte": 2347}]} {"id": "8133118914846128823-2", "language": "bengali", "document_title": "চঞ্চল চৌধুরী", "passage_text": "চঞ্চল চৌধুরী বাংলাদেশের পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার নজিরগঞ্জ ইউনিয়নের কামারহাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম রাধা গোবিন্দ চৌধুরী এবং মায়ের নাম নমিতা চৌধুরী। তিনি গ্ৰামের স্কুল কামারহাট সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা এবং উদয়পুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং রাজবাড়ি সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিকে পড়াশোনা করেন। উচ্চমাধ্যমিক শেষ করার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলায় ভর্তি হন। ছোটবেলা থেকেই তার গানবাজনা, আবৃত্তি আর নাটকের প্রতি নেশা ছিল। পরে তার মঞ্চনাটকের প্রতি একটা আগ্রহ সৃষ্টি হয়।", "question_text": "বাংলাদেশী অভিনেতা, মডেল, শিক্ষক ও গায়ক চঞ্চল চৌধুরীর মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "নমিতা চৌধুরী", "start_byte": 412, "limit_byte": 446}]} {"id": "8904567348051431987-1", "language": "bengali", "document_title": "দীনবন্ধু মিত্র", "passage_text": "দীনবন্ধু মিত্রের প্রথম প্রকাশিত নাটক নীলদর্পণ প্রকাশিত হয় ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে। এর পরে ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় তাঁর দ্বিতীয় নাটক নবীন তপস্বিনী। দীনবন্ধুর দুটি উৎকৃষ্ট প্রহসন হল ''সধবার একাদশী'' ও বিয়ে পাগলা বুড়ো। ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে তাঁর অপর এক প্রহসন জামাই বারিক প্রকাশিত হয়। ১৮৭৩ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় তাঁর সর্বশেষ নাটক কমলে কামিনী। নাটক ছাড়াও দুখানি কাব্যগ্রন্থও দীনবন্ধু রচনা করেছিলেন – দ্বাদশ কবিতা (১৮৭২) ও সুরধুনী কাব্য (প্রথম ভাগ – ১৯৭১ ও দ্বিতীয় ভাগ – ১৮৭৬)", "question_text": "দীনবন্ধু মিত্র রচিত \"নীলদর্পন\" নাটকটি কত সালে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৬০", "start_byte": 161, "limit_byte": 173}]} {"id": "3393128516395720502-0", "language": "bengali", "document_title": "সেন রাজবংশ", "passage_text": "সেন রাজবংশ কিঞ্চিদধিক একশ বছর (১০৯৭-১২২৫ খ্রিষ্টাব্দ) বাংলা শাসন করে। প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে একাদশ শতাব্দীর অন্তিমলগ্নে পাল রাজবংশের অবসান ঘটিয়ে সেনদের উত্থান একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূ্র্ণ অধ্যায়। বাংলার পাল রাজবংশের রাজা দ্বিতীয় মহীপালের রাজত্বকালে বারেন্দ্র 'সামন্তচক্রের' বিদ্রোহের সুযোগ নিয়ে সেন রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা বিজয় সেন পশ্চিমবঙ্গে ক্রমশ স্বীয় আধিপত্য বিস্তার করেন এবং অবশেষে বাংলার পাল রাজবংশের রাজা মদনপালের রাজত্বকালে স্বাধীন সত্ত্বার বিকাশ ঘটান। বাংলায় সেন শাসনের বিশেষ তাৎপর্য এই যে, সেনগণই সর্বপ্রথম সমগ্র বাংলার ওপর তাদের নিরঙ্কুশ শাসন প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন। ভারতবর্ষের ইতিহাসে বাংলার সেন বংশীয় রাজাদের মধ্যে বিজয় সেন, বল্লাল সেন, ও লক্ষ্মণ সেন বিশিষ্ট স্থান অধিকার করছেন।", "question_text": "সেনবংশের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "বিজয় সেন", "start_byte": 874, "limit_byte": 899}]} {"id": "6101468669223503112-13", "language": "bengali", "document_title": "বনলতা সেন (কবিতা)", "passage_text": "নাতিদীর্ঘ আঠারো পংক্তির নিরেট স্থাপত্যের এই গীতিকবিতায় রয়েছে ছয় পংক্তির তিনটি স্তবক। প্রথম স্তবকে কবি মূলত নিজের কথা বলেছেন; দ্বিতীয় স্তবকে বলেছেন এক ঝলক দেখা প্রিয় মুখের কথা এবং তৃতীয় স্তবকে বলেছেন একটি স্বপ্নের কথা। কবিতাটি জীবনানন্দ দাশের প্রিয় ছন্দ অক্ষরবৃত্ত বা পয়ারে রচিত। তবে পর্ব বিন্যাসে সমতা রক্ষা করা হয় নি।", "question_text": "বনলতা সেন কবিতাটিতে মোট কতগুলি পংক্তি আছে ?", "answers": [{"text": "আঠারো", "start_byte": 28, "limit_byte": 43}]} {"id": "-993907103765801974-6", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সাম্রাজ্য", "passage_text": "বাবর মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন মধ্য এশিয়ার তুর্কো-মঙ্গোল বংশোদ্ভূত শাসক। বাবার দিক থেকে তিনি তৈমুর লং ও মায়ের দিক থেকে চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন।[19] মধ্য এশিয়া থেকে বিতাড়িত হয়ে বাবর ভারতে ভাগ্য নির্মাণে নিয়োজিত হন। তিনি নিজেকে কাবুলের শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন এবং আফগানিস্তান থেকে খাইবার পাস হয়ে ভারতে প্রবেশ করেন।[19] পানিপথের যুদ্ধে বিজয়ের পর বাবরের সেনাবাহিনী উত্তর ভারতের অধিকাংশ এলাকা জয় করে নেয়।[19] তবে শাসন পাকাপোক্ত করতে অনেক সময় লেগে যায়।[19] অস্থিতিশীলতা তার ছেলে হুমায়ুনের সময়ও ছড়িয়ে পড়ে। হুমায়ুন দিগ্বিজয়ী সেনাপতি শেরশাহ কর্তৃক ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারত থেকে পারস্যে পালিয়ে যান।[19] হুমায়ুনের সাথে পারস্যের সাফাভিদের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় এবং মুঘল সাম্রাজ্যে পারসীয় সাংস্কৃতিক প্রভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। সাফাভিদের সহায়তায় হুমায়ুন মুঘলদের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। কিছুকাল পর নিজস্ব গ্রন্থাগারে ঘটা এক দুর্ঘটনায় হুমায়ুনের মৃত্যু হলে[19] তার ছেলে আকবর অপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সিংহাসনে বসেন। আকবরের অভিভাবক বৈরাম খান ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের ভিত্তি মজবুত করতে আকবরের সহায়তা করেছেন।[19]", "question_text": "মির্জা জহিরউদ্দিন মুহাম্মদ বাবরের পর কে মুঘল সাম্রাজ্যের সম্রাটের পদে বসেন ?", "answers": [{"text": "হুমায়ুন", "start_byte": 2077, "limit_byte": 2101}]} {"id": "-5157536413099558525-3", "language": "bengali", "document_title": "ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "সর্বশেষ বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে রাশিয়ায়, ২০১৮ সালের ১৪ জুন থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত। এই বিশ্বকাপে ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়াকে ফাইনালে ৪-২ গোলে পরাজিত করে শিরোপা জিতে নেয়।", "question_text": "সর্বশেষ ফিফা বিশ্বকাপ আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতায় কোন দেশ জয়ী হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "ফ্রান্স", "start_byte": 262, "limit_byte": 283}]} {"id": "-8746981340705543261-11", "language": "bengali", "document_title": "ভূটান", "passage_text": "ভূটানের রাষ্ট্রীয় মুদ্রা নুলট্রাম এবং এর বিনিময় হার ভারতীয় রুপীর সাথে সম্পর্কিত । ভূটানের অর্থনীতি বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্র অর্থনীতিগুলির একটি। এটি মূলত কৃষি ও বনজ সম্পদ নির্ভর অর্থনীতি। ভূটানের জনসংখ্যার প্রায় ৬০% এই দুই ধরনের পেশায় জড়িত। ফুন্টসলিং শহরটি দ্বারা ভারত ও অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভুটানের ব্যবসা বাণিজ্য চলে", "question_text": "ভূটানের মুদ্রার নাম কী ?", "answers": [{"text": "নুলট্রাম", "start_byte": 72, "limit_byte": 96}]} {"id": "4273295655603102090-25", "language": "bengali", "document_title": "ভারতরত্ন", "passage_text": "কয়েকজনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জনের পরে তাঁদের ভারতরত্ন প্রদান করার জন্য সরকারের সমালোচনা করা হয়েছে।[37] উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ১৯৭৯ সালে মাদার টেরিজা নোবেল শান্তি পুরস্কার অর্জন করলে ১৯৮০ সালে তাঁকে ভারতরত্ন দেওয়া হয়। আবার ১৯৯২ সালে সত্যজিৎ রায় অস্কার পুরস্কার পাওয়ার পর ভারতরত্ন পান।[38][39] আবার ১৯৯৮ সালে অমর্ত্য সেন অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর ১৯৯৯ সালে ভারতরত্ন পেয়েছিলেন। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি কে. আর. নারায়ানান তদনীন্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর কাছে অমর্ত্য সেনের নাম ভারতরত্ন সম্মানের জন্য সুপারিশ করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বাজপেয়ী তাঁর সুপারিশ মেনে নেন।[40][41]", "question_text": "সত্যজিৎ রায় কত সালে ভারত রত্ন পুরস্কার পেয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৯২", "start_byte": 633, "limit_byte": 645}]} {"id": "4382517028408617271-9", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "সামবেদ (সংস্কৃত: सामवेद) (সামন্‌ বা গান ও বেদ বা জ্ঞান থেকে) হল সংগীত ও মন্ত্রের বেদ।[24] সামবেদ হিন্দুধর্মের সর্বপ্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদের দ্বিতীয় ভাগ। এটি বৈদিক সংস্কৃত ভাষায় রচিত। সামবেদে ১,৮৭৫টি মন্ত্র রয়েছে।[25] এই শ্লোকগুলি মূলত বেদের প্রথম ভাগ ঋগ্বেদ থেকে গৃহীত।[26] এটি একটি প্রার্থনামূলক ধর্মগ্রন্থ। বর্তমানে সামবেদের তিনটি শাখার অস্তিত্ব রয়েছে। এই বেদের একাধিক পাণ্ডুলিপি ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আবিষ্কৃত হয়েছে।[27][28]", "question_text": "সামবেদে মোট কয়টি শাখা আছে ?", "answers": [{"text": "তিনটি", "start_byte": 854, "limit_byte": 869}]} {"id": "-8582129851692810451-24", "language": "bengali", "document_title": "ভারত", "passage_text": "\n১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জানুয়ারি প্রবর্তিত ভারতীয় সংবিধান বিশ্বের বৃহত্তম ও সর্বাধিক বিস্তারিত ব্যাখ্যাসমৃদ্ধ সংবিধান।[72] সংবিধানের প্রস্তাবনা অংশে ভারতীয় প্রজাতন্ত্রকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র রূপে বর্ণিত হয়েছে।[73] ভারতে প্রচলিত দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ ওয়েস্টমিনিস্টার-ধাঁচের একটি সংসদ ব্যবস্থা। এদেশের সরকার প্রথাগতভাবে ‘আধা-যুক্তরাষ্ট্রীয়’ সরকার ব্যবস্থা হিসাবে বর্ণিত হয়; যার বৈশিষ্ট্য হল একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় সরকার ও অপেক্ষাকৃত দুর্বল একাধিক রাজ্য সরকারের সহাবস্থান।[74] যদিও ১৯৯০-এর দশকের শেষভাগ থেকে রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক সংস্কার ও পরিবর্তনের ফলে রাজ্য সরকারগুলির ক্ষমতার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি দেশকে চালিত করছে একটি যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার দিকে।[75]", "question_text": "পৃথিবীর বৃহত্তম সংবিধান কোনটি ?", "answers": [{"text": "ভারতীয় সংবিধান", "start_byte": 117, "limit_byte": 160}]} {"id": "3623855340588085394-2", "language": "bengali", "document_title": "রাজকুমার বিজয়", "passage_text": "মহাবংশ সংস্করণ\nএই সংস্করণে, বিজয় এর দিদা ছিল এক রাজকুমারী ।যার রাজ্য বঙ্গ এবং কলিঙ্গ রাজ্যের (বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশা) মধ্যে ছিল। তিনি সিংহের সঙ্গে দুটি সন্তান হয়।সিংহ তাদের একটি বনের মধ্যে বন্দি করে রাখে ।  পরে, রাজকুমারী এবং তার দুটি সন্তান  বন্দিদশা পালিয়ে যায়।তার ছেলে সিংহবাহু, সিংহকে হত্যা করে। রাজকুমার বিজয় হল  সিংহ-হত্যাকারী সিংহবাহুর ছেলে।যিনি  নতুন রাজ্য  সিংহপুরের প্রতিষ্ঠাতা।বিজয় যুবরাজ হন।  কিন্তু  তাঁর ৭০০ অনুসারীদের সাথে শ্রীলঙ্কায় নির্বাসিত হন মন্দ কাজের জন্য।  মহাবংশের (Mahavamsa) সংস্করণে রয়েছে  যে পূর্বে এক সময়, শ্রীলঙ্কায় গিয়ে বুদ্ধ  সব যক্ষদের (Yakshas) শ্রীলঙ্কা থেকে অন্য দ্বীপ গিরিদ্বীপে বহিষ্কার করেন। যাইহোক, পরে এটা বলা হয়েছে যে বিজয়  শ্রীলঙ্কায় অবতরণের সময় যক্ষদের  সম্মুখীন হন এবং    (Kuveni )কুবেনি নামে এক যক্ষিনী তার রানী হন। কুবেনির সাহায্য নিয়ে বিজয় যক্ষ নগরী শিরিশাবাটথু  ধ্বংস করেন।কুবেনির সঙ্গে তার দুটি সন্তান হয়। তবে বিজয়কে যোগ্য শাসক হতে  বিয়ে করতে হত এক ক্ষত্রিয় রাজকুমারীকে।  অতএব, তিনি  পাণ্ডু রাজার মেয়েকে বিয়ে করেন । পাণ্ডু রাজা বিজয়ের  অনুসারীদের জন্য ও মেয়ে পাঠান । কুবেনি এবং তার দুই সন্তান  নিজ নগর ছেড়ে যক্ষ নগরী লঙ্কাপুর (Lankapura) যান। যেখানে যক্ষরা কুবিনিকে যক্ষরা হত্যা করে   তাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করার জন্য। বিজয়া কোনো উত্তরাধিকারীছাড়া মারা যান ।ভারত থেকে তার যমজ ভাই সুমিত্তের ছেলে পাণ্ডুসুদেব আসে এবং ভার নেয় বিজয় এর রাজ্যের। বিজয়ের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত কমিউনিটি উৎপত্তি হয় সিংহলি জাতির।", "question_text": "রাজকুমার বিজয় সিংহের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সিংহবাহু", "start_byte": 921, "limit_byte": 945}]} {"id": "-2865185300209439829-0", "language": "bengali", "document_title": "বাহরাইন", "passage_text": "বাহরাইন মধ্যপ্রাচ্যের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। বাহরাইন পারস্য উপসাগরের পশ্চিম অংশের ৩৬টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। এর পূর্বে কাতার ও পশ্চিমে সৌদী আরব। সবচেয়ে বড় দ্বীপটিও বাহরাইন নামে পরিচিত এবং এতে দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী মানামা অবস্থিত।", "question_text": "বাহরাই দ্বীপ রাষ্ট্রটির বৃহত্তম দ্বীপ কোনটি ?", "answers": [{"text": "বাহরাইন", "start_byte": 429, "limit_byte": 450}]} {"id": "-8856961198906372715-8", "language": "bengali", "document_title": "ডায়াজিপাম", "passage_text": "ডায়াজিপাম কঠিন সাদা অথবা হলুদ স্ফটিকাকার যার গলনাঙ্ক ১৩১.৫হতে ১৩৪.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস।\nব্রিটিশ ফার্মাকোপিয়া অনুসারে এটা পানিতে অল্প দ্রবণীয়, এলকোহলে দ্রবণীয় এবং ক্লোরোর্ফমে পুরোপুরি দ্রবণীয়।\nইউনাইটেড স্টেটস ফার্মাকোপিয়াঅনুসারে ডায়াজিপাম ১/১৬ ইথাইল এলকোহল,১/২ ক্লোরোফর্ম,১/৩৯ ইথার এবং ব্যবহারিকভাবে পানিতে অদ্রবণীয় ।", "question_text": "ডায়াজিপাম নামের ঘুমের ঔষধটির গলনাঙ্ক কত ?", "answers": [{"text": "১৩১.৫হতে ১৩৪.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস", "start_byte": 146, "limit_byte": 229}]} {"id": "-151317404759639466-4", "language": "bengali", "document_title": "কাগজ", "passage_text": "কাগজের প্রচলন চীন থেকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পরে মুসলিম বিশ্বের মাধ্যমে এবং ত্রয়োদশ শতাব্দীতে মধ্যযুগের ইউরোপে কাগজের উৎপাদন শুরু হয়। যেখানে সর্বপ্রথম পানি-চালিত কাগজ উৎপাদনের কাগজকল ও কলকব্জা বা মেশিন আবিষ্কার ও নির্মাণ করা হয়।[2]", "question_text": "কাগজ তৈরির কারখানা প্রথম কোথায় তৈরী হয় ?", "answers": [{"text": "মধ্যযুগের ইউরোপে", "start_byte": 250, "limit_byte": 296}]} {"id": "4863293761612533286-0", "language": "bengali", "document_title": "মাদার টেরিজা", "passage_text": "মেরি টেরিজা বোজাঝিউ[1] (বাপ্তাইজিত: অ্যাগনিস গঞ্জা বোজাঝিউ; আলবেনীয়: Anjezë Gonxhe Bojaxhiu; আগস্ট ২৬, ১৯১০ – সেপ্টেম্বর ৫, ১৯৯৭), যিনি মাদার[lower-alpha 1] টেরিজা বা তেরেসা[lower-alpha 2] নামে অধিক পরিচিত, ছিলেন একজন আলবেনীয়-বংশোদ্ভুত[2][3] ভারতীয়[4] ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী ও ধর্মপ্রচারক। টেরিজার জন্মস্থান অটোমান সাম্রাজ্যের আলবেনিয়া রাজ্যের স্কপিয়ে।[lower-alpha 3][1] আঠারো বছর বয়স পর্যন্ত তিনি সেখানেই কাটান। ১৯২৮ সালে তিনি আয়ারল্যান্ড হয়ে তৎকালীন ব্রিটিশ উপনিবেশ ভারতে খ্রিস্টধর্ম প্রচার অভিযানে আসেন। জীবনের বাকি অংশ তিনি ভারতেই থেকে যান। ", "question_text": "মেরি টেরিজা বোজাঝিউ বা মাদার টেরিজা কত সালে প্রথম ভারতবর্ষে আসেন ?", "answers": [{"text": "১৯২৮", "start_byte": 974, "limit_byte": 986}]} {"id": "-434046785464719634-3", "language": "bengali", "document_title": "গঙ্গা (উপন্যাস)", "passage_text": "গঙ্গা উপন্যাসের নায়ক তেঁতলে বিলাস (অর্থাৎ, তেঁতুলতলার বিলাস)। তার বাপ নিবারণ সাঁইদার ছিল দুঃসাহসী মালো মাছমারা। সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে নিবারণ প্রাণ হারায়। বিলাস তখন মাতৃগর্ভে কিংবা সদ্যোজাত। বড় হয়ে বিলাসের চেহারাও হয় তার বাপের মতো সুদর্শন সুপুরুষ:", "question_text": "সমরেশ বসু রচিত গঙ্গা বাংলা উপন্যাসের নায়ক কে ?", "answers": [{"text": "তেঁতলে বিলাস", "start_byte": 60, "limit_byte": 94}]} {"id": "3832041350363737897-3", "language": "bengali", "document_title": "ইরাক", "passage_text": "হায়দার-আল-আবাদি ইরাকের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। ফুয়াদ মাসুম দেশের রাষ্ট্রপতি।", "question_text": "ইরাকের বর্তমান রাষ্ট্রপতির নাম কী ?", "answers": [{"text": "ফুয়াদ মাসুম", "start_byte": 129, "limit_byte": 163}]} {"id": "382511831950493916-1", "language": "bengali", "document_title": "ক্রোমোজোম", "passage_text": "বিজ্ঞানী Strasburger (১৮৭৫) সর্বপ্রথম ক্রোমোজোম আবিষ্কার করেন। ১৮৮৮ সালে বিজ্ঞানী ওয়ালডেয়ার (Waldeyer) কোষ বিভাজনের প্রোফেজ দশায় প্রাপ্ত দণ্ডাকার গঠনের ক্রোমাটিনের নাম দেন ক্রোমোজোম। ১৯৩৩ সালে বিজ্ঞানী বোভেরি (Bovery) প্রমাণ করেন যে ক্রোমোজোমই বংশগতির ধারক ও বাহক। ১৯৩৫ সালে বিজ্ঞানী হেইজ (Heitz) সর্বপ্রথম ক্রোমোজোমের গঠনের বিস্তারিত বর্ণনা দেন। ১৯৬৬ সালে বিজ্ঞানী ডুপ্রো (Dupraw) ক্রোমোজোমের সূক্ষ্ম গঠন বর্ণনা করেন।", "question_text": "ক্রোমোজোম সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "Strasburger", "start_byte": 25, "limit_byte": 36}]} {"id": "-7684090528082672027-8", "language": "bengali", "document_title": "ভূটান", "passage_text": "ভূটান হল একটি রাজতন্ত্র বিশিষ্ট দেশ। এখানে বর্তমানে রাজতন্ত্র বিদ্যমান। ভূটানে অতীতে একটি পরম রাজতন্ত্র প্রচলিত ছিল। বর্তমানে এটি একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র। ভূটানের রাজা, যার উপাধি ড্রাগন রাজা, হলেন রাষ্ট্রের প্রধান। মন্ত্রীদের একটি কাউন্সিল রাষ্ট্রের নির্বাহী কার্য পরিচালনা করে। সরকার ও জাতীয় সংসদ উভয়ের হাতে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা ন্যস্ত। এছাড়াও যে খেনপো উপাধিবিশিষ্ট দেশের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা রাজার সবচেয়ে কাছের পরামর্শদাতার একজন। ২০০৭ সালে একটি রাজকীয় আদেশবলে রাজনৈতিক দল নির্মাণের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়া হয়। বর্তমান সংবিধানে দেশটিতে একটি দুই-দলবিশিষ্ট গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। জিগমে খেসার নামগিয়াল ওয়াংচুক বর্তমানে ভূটানের রাজা।", "question_text": "বর্তমানে ভুটানের রাজা কে ?", "answers": [{"text": "জিগমে খেসার নামগিয়াল ওয়াংচুক", "start_byte": 1667, "limit_byte": 1751}]} {"id": "3483488500541484037-0", "language": "bengali", "document_title": "উইলিয়াম শেকসপিয়র", "passage_text": "\nউইলিয়াম শেকসপিয়র (/ˈʃeɪkspɪər/;[1] ইংরেজি: William Shakespeare উইলিয়াম্‌ শেইক্‌স্পিয়ার্‌) (ব্যাপ্টিজম ২৬ এপ্রিল, ১৫৬৪; মৃত্যু ২৩ এপ্রিল, ১৬১৬)[nb 1] ছিলেন একজন ইংরেজ কবি ও নাট্যকার। তাঁকে ইংরেজি ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক এবং বিশ্বের একজন অগ্রণী নাট্যকার মনে করা হয়।[2] তাঁকে ইংল্যান্ডের \"জাতীয় কবি\" এবং \"বার্ড অব অ্যাভন\" (অ্যাভনের চারণকবি) নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে।[3][nb 2] তাঁর যে রচনাগুলি পাওয়া গিয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ৩৮টি নাটক,[nb 3] ১৫৪টি সনেট, দুটি দীর্ঘ আখ্যানকবিতা এবং আরও কয়েকটি কবিতা। কয়েকটি লেখা শেকসপিয়র অন্যান্য লেখকদের সঙ্গে যৌথভাবেও লিখেছিলেন। তাঁর নাটক প্রতিটি প্রধান জীবিত ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং অপর যে কোনো নাট্যকারের রচনার তুলনায় অধিকবার মঞ্চস্থ হয়েছে।[4]", "question_text": "উইলিয়াম শেকসপিয়র কবে জন্মগ্রহণ করেছেন ?", "answers": [{"text": "২৬ এপ্রিল, ১৫৬৪", "start_byte": 230, "limit_byte": 269}]} {"id": "-8433667759492837845-15", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "সর্বোচ্চ ব্যান্ডের সরকারি (সিএমওয়াইকে) মূল্য হল (0,50,90,0) – এটি কমলা রঙের অনুরূপ – যার সিএমওয়াইকে = (0,54,90,0)। প্রকৃত গাঢ় গেরুয়ার সিএমওয়াইকে মূল্য যথাক্রমে (4, 23, 81, 5)) ও (0, 24, 85, 15))।[4] পতাকাটির নকশা প্রস্তুত করেন পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া।[8]", "question_text": "ভারতের জাতীয় পতাকার নকশা কে বা কারা তৈরী করেন ?", "answers": [{"text": "পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া", "start_byte": 518, "limit_byte": 573}]} {"id": "-7530780507061776981-0", "language": "bengali", "document_title": "এড শিরান", "passage_text": "এডওয়ার্ড ক্রিস্টোফার শিরান, MBE (জন্ম ১৭ ফেব্রুয়ারী ১৯৯১)[5] একজন ব্রিটিশ গায়ক-গীতিকার, গিটারিষ্ট এবং রেকর্ড প্রযোজক। তার জন্ম ইংল্যান্ডের হ্যালিফাক্স শহরের ওয়েষ্ট ইয়র্কশ্যায়ার পৌরসভায়, এবং তিনি প্রতিপালিত হন ফ্রামলিংহ্যাম শহরের সুফল্ক নামক স্থানে। ২০০৯ সালে তার বয়স যখন ১৮, তখন তিনি গির্ডফোর্ড শহরের সোরে নামক স্থানের একাডেমী অব কন্টেমপোরারী মিউজিক গানের স্কুলে স্নাতকার্থী হিসেবে ভর্তি হয়েছিলেন। [6][7] ২০০৯ সালের প্রথম দিকে, শিরান তার প্রথম কোন স্বাধীন কাজ , নাম্বার.৫ কলেবোরেশনস প্রজেক্ট প্রকাশ করেন. এসিলাম রেকর্স এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর, তিনি তার আত্বপ্রকাশকারী অ্যালবাম , + (\"প্লাস\" হিসেবেও বলা যায়) প্রকাশ করেন, যেটির প্রকাশ কাল ছিল ২০১১ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর, এটি এখন পযন্ত যুক্তরাজ্যে ৭ বার প্লাটিনাম অ্যালবাম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এই অ্যালবামটিতেই রয়েছে \"দ্য এ টিম\" নামক এককটি, যে এককটি দ্বারা তিনি সেরা গান হিসেবে, সেরা গানের কথার জন্য ইভর নোভেল্লো অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন। [8] ২০১২ সালের নভেম্বরে শিরান সেরা ব্রিটিশ পুরুষ সোলো গায়ক এবং সাফল্যমন্ডিত ব্রিটিশ কাজ হিসেবে ব্রিট অ্যাওয়ার্ডস জিতে নেন। [9]\n২০১২ সাল থেকে বিদেশে শিরানের জনপ্রিয়তা ব্যাপকভাবে বাড়তে শুরু করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তাকে গায়িকা টেইলর সুইফ্ট এর ৪র্থ স্টুডিও অ্যালবাম রেড\" এ তাকে অতিথি শিল্পী হিসেবে উপস্থিত হতে দেখা গিয়েছিল। [10] \"দ্য এ টিম\" গানটি বছরের সেরা গান হিসেবে ২০১৩ গ্রামি অ্যাওয়ার্ডস এ মনোনয়ন পেয়েছিল, তিনি সেখানে এই গানটি ইল্টন জনের সাথে পরিবেশন করেছিলেন। [11][12] ২০১৩ সালে তিনি তার অনেক সময়-ই উত্তর আমেরিকা অন্চলে টেইলর সুইফ্টের দ্য রেড ট্যুরে ব্যয় করেন। [13] ২০১৪ সালে ২৩শে জুনে তিনি তার দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম, x ( \"মাল্টিপ্লাই\" হিসেবেও বলা যায়) প্রকাশ করেন। [14] এবং এটি যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে তালিকা গুলোয় সবার উপরে উঠে আসে। ২০১৫ সালে, তার x অ্যালবামটি বছরের সেরা অ্যালবাম হিসেবে \"দ্য ব্রিট অ্যওয়ার্ডস\" পেয়ে যায়, এবং তিনি বছরের সেরা গীতিকার হিসেবে ইভর নভেল্লো অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন। তার x অ্যালবামের \"থিংকিং আউট লাউড\" এককটি তাকে দুটি গ্রামি অ্যাওয়ার্ড জিততে সাহায্য করে, তিনি ২০১৬ অনুষ্ঠানে: বছরের সেরা গান এবং সেরা পপ সোলো পরিবেশন এর জন্য দুটি গ্রামি পুরষ্কার পেয়েছিলেন।\nশিরান তার ৩য় স্টুডিও অ্যালবাম, ÷ (\"ডিভাইড\" হিসেবেও বলা যায়)প্রকাশ করেন ২০১৭ সালের মার্চে। এই অ্যালবামটিও যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র সহ আরো অনেক দেশের সেরা অ্যালবামের তালিকা গুলোয় সবার শীর্ষে উঠে আসে। অ্যালবামটি থেকে আসা প্রথম দুটি একক \"সেইপ অব ইউ\" এবং \"কেসেল অন দ্য হিল\" তিনি অ্যালবামটি প্রকাশ করার আগেই কিছু কাল আগেই প্রকাশ করেছিলেন, একক দুটি ২০১৭ সালের জানুয়ারী মাসে প্রকাশ করা হয় এবং কয়েকটি দেশে একক দুটো অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে, দেশগুলোর মধ্যে ব্রিটেন, অষ্ট্রেলিয়া, জার্মানীর মত দেশ গুলো অন্যতম, দুটি একক-ই গানের সেরা তালিকায় ১ম এবং ২য় অবস্থানে উঠে আসে। তিনিই প্রথম কোন সংগীত শিল্পী যার দুটি গান একই সাপ্তায় যুক্তরাষ্ট্রের সেরা ১০ গানের তালিকায় অাত্বপ্রকাশ করেছিল। ২০১৭ সালে ডেবরেটস তাদের করা, \"২০১৭ সালে যুক্তরাজ্যের সর্বাধিক প্রভাশালী ব্যক্তিদের তালিকা\"এ শিরানের নাম প্রকাশ করে। [15]", "question_text": "এডওয়ার্ড ক্রিস্টোফার শিরানের প্রযোজিত প্রথম অ্যালবামের নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্লাস", "start_byte": 1567, "limit_byte": 1582}]} {"id": "4022030362183597721-4", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "বেদ ( সংস্কৃত: वेद, জ্ঞান ) হল প্রাচীন ভারতে রচিত একাধিক ধর্মগ্রন্থের একটি সমষ্টি । বৈদিক সংস্কৃত ভাষায় রচিত বেদ সংস্কৃত সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন এবং প্রাচীনতম হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ।[1][2] বেদকে \"অপৌরুষেয়\" (\"মানুষের দ্বারা রচিত নয়\") মনে করা হয় ।[3][4][5] হিন্দুরা বিশ্বাস করে , বেদ প্রত্যক্ষভাবে ঈশ্বর কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছে । তাই বেদের অপর নাম শ্রুতি (\"ʼযা শোনা হয়েছে\"ʼ)।[6][7] অন্য ধর্মগ্রন্থগুলিকে বলা হয় \"স্মৃতি(হিন্দুধর্ম)। স্মৃতি\" (\"ʼযা মনে রাখা হয়েছেʼ\") । হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে , বেদ সর্বোচ্চ উপাস্য ঈশ্বর ব্রহ্ম কর্তৃক প্রকাশিত ।[8] বৈদিক ধর্মগ্রন্থ বা শ্রুতি সংহিতা নামে পরিচিত চারটি প্রধান সংকলনকে কেন্দ্র করে লিপিবদ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম তিনটি ঐতিহাসিক বৈদিক ধর্মের যজ্ঞ অনুষ্ঠান-সংক্রান্ত ॐ", "question_text": "হিন্দুধর্মের প্রাচীনতম ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "বেদ", "start_byte": 0, "limit_byte": 9}]} {"id": "4467222109752420633-0", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ূন আহমেদ", "passage_text": "হুমায়ূন আহমেদ (১৩ নভেম্বর, ১৯৪৮ – ১৯ জুলাই, ২০১২) ছিলেন একজন বাংলাদেশী ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার, চিত্রনাট্যকার ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। তিনি বিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় বাঙালি কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক বলে গণ্য করা হয়। বাংলা কথাসাহিত্যে তিনি সংলাপপ্রধান নতুন শৈলীর জনক। অন্য দিকে তিনি আধুনিক বাংলা বৈজ্ঞানিক কল্পকহিনীর পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসাবেও তিনি সমাদৃত। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক। তাঁর বেশ কিছু গ্রন্থ পৃথিবীর নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে, বেশ কিছু গ্রন্থ স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচীর অন্তর্ভুক্ত।[1]", "question_text": "জনপ্রিয় কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৩ নভেম্বর, ১৯৪৮", "start_byte": 42, "limit_byte": 84}]} {"id": "1628403038025158438-1", "language": "bengali", "document_title": "বাঁকুড়া জেলা", "passage_text": "বাঁকুড়া জেলা ও এর আশেপাশের অঞ্চলগুলি ছিল মধ্যযুগীয় পশ্চিমবঙ্গের মল্ল রাজত্বের কেন্দ্রভূমি। মধ্যযুগের শেষভাগে এই অঞ্চলের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। খ্রিষ্টীয় সপ্তদশ শতাব্দীতে বৈষ্ণবধর্ম মল্লভূমের রাজধর্মের মর্যাদা অর্জন করে। এরপর এই ধর্মই এই অঞ্চলের সংস্কৃতির দিক-নির্ণায়ক হয়ে ওঠে। ১৭৬৫ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি মল্লভূম রাজ্য অধিকার করে নেয় এবং ১৮৮১ সালে আধুনিক বাঁকুড়া জেলাটি প্রতিষ্ঠিত হয়। জেলার নামকরণ করা হয় এর সদর শহরের নামানুসারে।[2]", "question_text": "কত সালে বাঁকুড়া জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৮১", "start_byte": 1025, "limit_byte": 1037}]} {"id": "-5489729173481681961-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তরপ্রদেশ", "passage_text": "উত্তরপ্রদেশ (/ˈʊtər prəˈdɛʃ/) হল উত্তর ভারতের একটি রাজ্য। ১৯৩৭ সালের ১ এপ্রিল ‘যুক্তপ্রদেশ’ নামে এই রাজ্য গঠিত হয়েছিল। ১৯৫০ সালে এর নাম বদলে ‘উত্তরপ্রদেশ’ রাখা হয়। লখনউ এই রাজ্যের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। গাজিয়াবাদ, কানপুর, মোরাদাবাদ, বরেইলি, আলিগড় ও বারাণসী রাজ্যের প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র। ২০০০ সালের ৯ নভেম্বর উত্তরপ্রদেশের হিমালয়-সংলগ্ন অঞ্চলটিকে বিচ্ছিন্ন করে ‘উত্তরাঞ্চল’ (অধুনা উত্তরাখণ্ড) রাজ্য গঠিত হয়।", "question_text": "উত্তরপ্রদেশের রাজধানী কোনটি ?", "answers": [{"text": "লখনউ", "start_byte": 421, "limit_byte": 433}]} {"id": "-4387520232744519046-1", "language": "bengali", "document_title": "আলাউদ্দিন খিলজি", "passage_text": "আলাউদ্দিন খিলজি ছিলেন খিলজি বংশের প্রতিষ্ঠাতা জালালুদ্দিন খিলজির ভাতিজা এবং জামাতা। বীরভূমদেরকে পরাজিত করে জালালুদ্দিন খিলজি যখন দিল্লি দখল করে নেন। তখন আলাউদ্দিন খিলজিকে আমির-ই-তুজুখ বা উদযাপন মন্ত্রী পদ দেওয়া হয়। ১২৯১ সালে জালালুদ্দিন খিলজি তার ভাতিজা আলাউদ্দিন খিলজির হাতে কারা্(কানপুরের নিকটবর্তী এক এলাকা)নামক অঞ্চলের শাসনভার তুলে দেন। ১২৯৬ সালে আলাউদ্দিন খিলজি বসিলা অবরোধ করে জালালুদ্দিন খিলজির কাছে থেকে আবাধ(উত্তর-প্রদেশ) দখল করে সেটা শাসন করা শুরু করেন। ১২৯৬ সালে দেভাগিরি অবরোধ করেন এবং জালালুদ্দিনের বিপুল পরিমানের সম্পদ দখল করে নেন।জালালুদ্দিন খিলজিকে হত্যা করে, তিনি দিল্লিতে নিজের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরবর্তীতে জালালুদ্দিনের ছেলের কাছ থেকে মুলতান দখল করে নেন।", "question_text": "খিলজি রাজবংশের প্রতিষ্ঠা কে করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "আলাউদ্দিন খিলজি", "start_byte": 0, "limit_byte": 43}]} {"id": "7351203293816817372-5", "language": "bengali", "document_title": "আর্মেনিয়া", "passage_text": "আর্মেনিয়ার রাষ্ট্রপতি ৫ বছর মেয়াদের জন্য জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন। সের্জ সার্গসিয়ান (Serzh Sargsyan) ২০০৮ সাল থেকে দেশটির বর্তমান রাষ্ট্রপতি।", "question_text": "আর্মেনিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতির নাম কী ?", "answers": [{"text": "সের্জ সার্গসিয়ান", "start_byte": 187, "limit_byte": 236}]} {"id": "-1581211639960824094-0", "language": "bengali", "document_title": "সৌদি আরব", "passage_text": "সৌদি আরব, সরকারিভাবে সৌদি আরব সম্রাজ্য (Arabic: المملكة العربية السعودية‎, romanized:আল-মামলাকাতুল-আরাবীয়াতুস-সূঊদিয়া) মধ্যপ্রাচ্যের একটি সার্বভৌম আরব রাষ্ট্র। ২১,৫০,০০০ বর্গ কিমি আয়তনের এদেশটি এশিয়ার সবচেয়ে বড় আরব দেশ এবং আলজেরিয়ার পরে আরব বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। সৌদি আরবের উত্তরে জর্দান ও ইরাক, উত্তরপূর্বে কুয়েত ,পূর্বে কাতার, বাহরাইন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত অবস্থিত, দক্ষিনপুর্বে ওমান ও দক্ষিনে ইয়েমেন অবস্থিত।", "question_text": "ইরাক দেশটি কোন মহাদেশে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "এশিয়া", "start_byte": 475, "limit_byte": 493}]} {"id": "-491422023953742574-0", "language": "bengali", "document_title": "চাঁদের পাহাড় (চলচ্চিত্র)", "passage_text": "\nচাঁদের পাহাড় (English: Chander Pahar বা Mountain of the Moon (আফ্রিকা)[1]), হল কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় পরিচালিত একটি বাংলা চলচ্চিত্র। ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় টলিউডের সর্বোচ্চ বাজেটের এই চলচ্চিত্রটি। দেব এই চলচ্চিত্রের মুখ্য ভূমিকায় (শঙ্কর) আছেন। বাংলার প্রখ্যাত সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিখ্যাত উপন্যাস চাঁদের পাহাড় অবলম্বনে নির্মিত এই চলচ্চিত্র। শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস এই চলচ্চিত্রের প্রযোজনা করেছে। এই চলচ্চিত্র নিয়ে চলচ্চিত্র জগতে সর্বাধিক আলোচনা হয়েছে।[2]", "question_text": "কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় পরিচালিত চাঁদের পাহাড় বাংলা চলচ্চিত্রটি কোন সংস্থা প্রযোজনা করে ?", "answers": [{"text": "শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস", "start_byte": 924, "limit_byte": 980}]} {"id": "380267772947820721-2", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় রেল", "passage_text": "ভারতে রেল ব্যবস্থা চালু হয় ১৮৫৩ সালে। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার সময়, দেশে বিয়াল্লিশটি রেল ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিল। ১৯৫১ সালে এই সংস্থাগুলির রাষ্ট্রায়ত্ত্বকরণের পর একটি মাত্র সংস্থা স্থাপিত হয় এবং উক্ত সংস্থাটি বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ রেল ব্যবস্থায় পরিণত হয়। ভারতীয় রেল দূরপাল্লা ও শহরতলি স্তরে মাল্টি-গেজ ব্যবস্থায় ব্রড, মিটার ও ন্যারো গেজে রেল পরিবহন পরিচালনা করে। এই সংস্থা একাধিক লোকোমোটিভ ও কোচ উৎপাদন কারখানারও মালিক।", "question_text": "ভারতে প্রথম রেলপথ কত সালে চালু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৮৫৩", "start_byte": 74, "limit_byte": 86}]} {"id": "4336328706365222247-32", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের রাষ্ট্রপতি", "passage_text": "সংবিধানের ৩৫২ নং ধারা অনুসারে, কেবলমাত্র প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন ক্যাবিনেট মন্ত্রীদের লিখিত অনুরোধেই রাষ্ট্রপতি জরুরি অবস্থা জারি করতে পারেন। তবে এই ঘোষণা এক মাসের মধ্যে সংসদে পাস করাতে হয়। ছয় মাসের জন্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা যায়। তবে সংসদের অনুমোদনক্রমে তা ছয় মাস ছয় মাস করে মোট ৩ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যায়।[40]", "question_text": "ভারতের সংবিধানের কত নম্বর ধারায় জাতীয় জরুরি অবস্থার উল্লেখ রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৩৫২", "start_byte": 28, "limit_byte": 37}]} {"id": "2813425396789532800-0", "language": "bengali", "document_title": "মরক্কো", "passage_text": "মরোক্কো (Arabic: المغرب‎; Berber languages: ⵍⵎⴰⵖⵔⵉⴱ; French: Maroc), বা মরোক্কো রাজ্য (Arabic: المملكة المغربية‎; আল্মাম্লাকাতুল্ মাগ়্রিবিয়্যা; Berber languages: ⵜⴰⴳⵍⴷⵉⵜ ⵏ ⵍⵎⴰⵖⵔⵉⴱ; ত্যাগেল্দিৎ ন্ ল্মেগ়্রিব্) হচ্ছে উত্তর আফ্রিকার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম রাবাত। দেশটি আটলান্টিক মহাসাগরের এর তীরবর্তী এবং উত্তরে ভূমধ্যসাগরের জিব্রাল্টার প্রণালী পর্যন্ত বিস্তৃত। মরোক্কোর পূর্বে আলজেরিয়া, উত্তরে ভূমধ্যসাগর ও স্পেন, এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর। দক্ষিণ দিকের সীমানাটি বিতর্কিত, মরোক্কো পশ্চিম সাহারা এলাকার মালিকানা দাবী করে, এবং ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে পশ্চিম সাহারার অধিকাংশ এলাকা দখলে রেখেছে।", "question_text": "মরক্কোর রাজধানীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "রাবাত", "start_byte": 587, "limit_byte": 602}]} {"id": "7094261978313418030-2", "language": "bengali", "document_title": "প্রতাপাদিত্য", "passage_text": "প্রতাপাদিত্যের বাবা শ্রীধর অথবা শ্রী হরি দাউদ খান কররানীর অধীনে একজন কর্মকর্তা ছিলেন।[2] শ্রী হরি দাউদ খান কররানীর বিশ্বস্ত উজির লুদি খানকে হত্যা করে উজির পদ দাবি করেন।[3] দাউদ খান কররানী তাকে ‘বিক্রমাদিত্য’ উপাধি প্রদান করেন এবং মৃত জমিদার চাঁদ খানের জমিদারি তাকে দান করেন। উল্লেখ্য যে, চাঁদ খানের কোন বংশধর ছিল না।[4] দাউদ কররানী মুঘলদের কাছে পরাজিত হবার পর শ্রী হরি তার রাজকোষের সমস্ত অর্থ-সম্পদ আত্মসাৎ করে পালিয়ে যান।[2] শ্রী হরি খুলনার বাওর এলাকায় যান এবং সেখানে নিজেকে মহারাজা বিক্রমাদিত্য হিসেবে ঘোষণা করেন।[3] ১৫৮৪ সালে প্রতাপাদিত্যের জন্ম হয় এবং ১৫৬১ সালে তিনি সিংহাসনে আরোহন করেন।[5]শ্রী হরি তার রাজ্যেকে দুই ভাগে বিভক্ত করে ৮ ভাগের ৫ ভাগ প্রতাপাদিত্যকে এবং ৮ ভাগের ৩ ভাগ তার ভাই বসন্ত রায়কে প্রদান করেন।", "question_text": "জমিদার প্রতাপাদিত্য কত সালে হিন্দু রাজা হিসাবে আত্ম প্রকাশ করেন ?", "answers": [{"text": "১৫৬১ সালে", "start_byte": 1463, "limit_byte": 1488}]} {"id": "4788939299224083000-4", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের সংবিধান", "passage_text": "একই বছরের ১৭ই এপ্রিল থেকে ৩রা অক্টোবর পর্যন্ত এই কমিটি বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠক করে। জনগণের মতামত সংগ্রহের জন্য মতামত আহবান করা হয়। সংগৃহীত মতামত থেকে ৯৮টি সুপারিশ গ্রহণ করা হয়। ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে তৎকালীন আইনমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন খসড়া সংবিধান বিল আকারে উত্থাপন করেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস) থেকে কার্যকর হয়। গণপরিষদে সংবিধানের উপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেন, ", "question_text": "বাংলাদেশের সংবিধান সর্বপ্রথম কত সালে কার্যকর করা হয় ?", "answers": [{"text": "১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২", "start_byte": 968, "limit_byte": 1012}]} {"id": "-3373649921465933585-3", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "\nপশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমায় অবস্থিত কামারপুকুর গ্রামে ১৮৩৬ সালে এক দরিদ্র ধর্মনিষ্ঠ রক্ষণশীল ব্রাহ্মণ পরিবারে রামকৃষ্ণ পরমহংসের জন্ম হয়। তিনি পিতা ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায় এবং মা চন্দ্রমণি দেবীর চতুর্থ ও শেষ সন্তান। কথিত আছে, শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মের পূর্বে তাঁর পিতামাতার সম্মুখে বেশ কয়েকটি অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিল। সন্তানসম্ভবা চন্দ্রমণি দেবী দেখেছিলেন শিবলিঙ্গ থেকে নির্গত একটি জ্যোতি তাঁর গর্ভে প্রবেশ করছে। তাঁর জন্মের অব্যবহিত পূর্বে গয়ায় তীর্থভ্রমণে গিয়ে ক্ষুদিরাম গদাধর বিষ্ণুকে স্বপ্নে দর্শন করেন। সেই কারণে তিনি নবজাতকের নাম রাখেন গদাধর।[14]", "question_text": "ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট ভারতীয় হিন্দু ধর্মগুরু রামকৃষ্ণ পরমহংসের জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১৮৩৬", "start_byte": 189, "limit_byte": 201}]} {"id": "-7750816805843230572-1", "language": "bengali", "document_title": "ক্যারিবীয় অঞ্চল", "passage_text": "এর অধিকাংশ অংশই ক্যারিবীয় প্লেটে অবস্থিত, এই অঞ্চল ৭০০-এর অধিক দ্বীপপুঞ্জ, ক্ষুদে দ্বীপ, প্রবাল প্রাচীর ও বেলে প্রাচীর দ্বারা গঠিত। ক্যারিবীয় অঞ্চল উত্তরে গ্র্যাটার এন্টিলস এবং দক্ষিণে লেসার এন্টিলস দ্বারা বিভাজিত।", "question_text": "ক্যারেবীয় মোট কয়টি দ্বীপপুঞ্জের সমন্বয়ে গঠিত ?", "answers": [{"text": "৭০০-এর অধিক", "start_byte": 138, "limit_byte": 167}]} {"id": "2547260443207963373-4", "language": "bengali", "document_title": "ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ", "passage_text": "ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ গ্রন্থের যে পাঠগুলি এখন পাওয়া যায়, সেটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এই পুরাণে রাধার উল্লেখ পাওয়া যায়। অন্যান্য অধিকাংশ প্রধান পুরাণে রাধার কোনো উল্লেখ নেই।[12] এই পুরাণে রাধা ও কৃষ্ণের জীবন-কেন্দ্রিক কিংবদন্তি, পূজাপদ্ধতি, পৌরাণিক উপাখ্যান ও নাটকীয় ঘটনাগুলি নথিভুক্ত করেছে। এছাড়া এই পুরাণে আলোচিত হয়েছে নীতিকথা, ধর্ম, চতুরাশ্রম বর্ণ ও মূল আখ্যায়িকার সঙ্গে যুক্ত উৎসবগুলির কথা।[12][13][14] এই পুরাণে উল্লিখিত বিবরণগুলি থেকে বোঝা যায় যে, খ্রিস্টীয় ২য় সহস্রাব্দের মধ্যবর্তী সময়ের তান্ত্রিক ধারণাগুলির বিকাশ এবং চৈতন্য মহাপ্রভু প্রমুখ ভক্তিবাদী ধর্মগুরুদের সম্পর্কে পুরাণকার অবহিত ছিলেন বা এঁদের বা এগুলির দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন।[15] অন্যান্য প্রধান পুরাণগুলি বিশ্বকোষতুল্য গ্রন্থ হলেও, এই পুরাণটি সেই রকম নয়। এই কারণে মনে করা হয় যে, এই পুরাণের মুখ্য অংশটি সম্ভবত ১৫শ বা ১৬শ শতাব্দীর রচনা।[15]", "question_text": "ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ কবে রচিত হয় ?", "answers": [{"text": "সম্ভবত ১৫শ বা ১৬শ শতাব্দী", "start_byte": 2091, "limit_byte": 2158}]} {"id": "1216893196023218444-0", "language": "bengali", "document_title": "চার্লি চ্যাপলিন", "passage_text": "চার্লি চ্যাপলিন (English: Charlie Chaplin) নামেই বেশি পরিচিত স্যার চার্লস স্পেনসার চ্যাপলিন জুনিয়র (English: Sir Charles Spencer Chaplin, Jr.) (১৬ই এপ্রিল, ১৮৮৯ – ২৫শে ডিসেম্বর, ১৯৭৭) ছিলেন একজন ব্রিটিশ চলচ্চিত্র অভিনেতা, পরিচালক ও সুরকার। হলিউড চলচ্চিত্র শিল্পের শুরুর সময় থেকে মধ্যকাল পর্যন্ত তিনি তাঁর অভিনয় ও পরিচালনা দিয়ে সাফল্যের শিখরে আরোহণ করেন। চ্যাপলিনকে বড় পর্দার শ্রেষ্ঠতম মূকাভিনেতা ও কৌতুকাভিনেতাদের একজন বলেও বিবেচনা করা হয়। চলচ্চিত্র শিল্প জগতে চ্যাপলিনের প্রভাব অনস্বীকার্য। ভিক্টোরীয় যুগে তাঁর শৈশব থেকে ১৯৭৭ সালে তাঁর মৃত্যুর এক বছর পূর্ব পর্যন্ত তাঁর কর্মজীবনের ব্যাপ্তি প্রায় ৭৫ বছর এবং এই সময়ে তাঁর বর্ণময় ব্যক্তিজীবন ও সমাজজীবনে খ্যাতি ও বিতর্ক, দুইই নিম্ন থেকে শীর্ষবিন্দু ছুঁয়ে গেছে। ।", "question_text": "চার্লি চ্যাপলিন কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৬ই এপ্রিল, ১৮৮৯", "start_byte": 271, "limit_byte": 313}]} {"id": "8786104743319273548-10", "language": "bengali", "document_title": "নারীবাদ", "passage_text": "আধুনিক পাশ্চাত্য নারীবাদী আন্দোলনের ইতিহাস তিনটি \"তরঙ্গ\"-এ বিভক্ত।[23][24] নির্দিষ্ট কিছু নারীবাদী লক্ষ্যের এক একটি আঙ্গিক নিয়ে এক একটি ঢেউ কাজ করেছে। প্রথম ঢেউ-এর সময়ে, অর্থাৎ ঊনবিংশ শতক ও বিংশ শতকের প্রথম ভাগে নারীর ভোটাধিকার অর্জনের উপর জোর দেওয়া হয়। দ্বিতীয় ঢেউ বলতে ১৯৬০ এর দশকে নারীমুক্তি আন্দোলনের মাধ্যমে শুরু হওয়া মতাদর্শ ও কর্মসূচীসমূহকে বোঝায়। এই সময়ে নারীর সামাজিক ও আইনগত সাম্য প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে জোর দেওয়া হয়। তৃতীয় তরঙ্গ হল দ্বিতীয় তরঙ্গের প্রতিক্রিয়াস্বরূপ ১৯৯০ এর দশক থেকে শুরু হওয়া একটি ভিন্ন অভিমুখী ধারাবাহিকতা।[25] এই পর্যায়ে লিঙ্গনির্ভর প্রথাগত সামাজিক মূল্যবোধের একাধিক আমূল পরিবর্তনের পক্ষে সওয়াল করা হয়েছে ও হচ্ছে।", "question_text": "নারীবাদী আন্দোলন সর্বপ্রথম কোথায় শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬০ এর দশকে", "start_byte": 718, "limit_byte": 750}]} {"id": "-8561456946781099395-8", "language": "bengali", "document_title": "এলি গোল্ডিং", "passage_text": "গোল্ডিঙের অভিষেক অ্যালবাম ‘’লাইটস'’ মুক্তি পায় ২০১০ সালের মার্চে, যা ইউকে অ্যালবামস চার্টে ১ম এবং আইরিশ অ্যালবামস চার্টে ৬ষ্ঠ স্থান দখল করে। [16][17][18] এর একক স্টেরি আইড, গানস অ্যান্ড হর্সেস এবং দ্য রাইটার যথাক্রমে ৪,২৬ এবং ১৯তম স্থান অর্জন করে।[10] ২০১২ সালের জুন মাস পর্যন্ত যুক্তরাজ্যে অ্যালবামটির ৮,৫০,০০০ এবং ১.৬ মিলিয়ন সংস্করণ বিশ্বব্যাপী বিক্রি হয়। [19] ২০১০ সালের আগস্ট, ‘’লাইটস-এর গানের রিমিক্সসহ সে তার দ্বিতীয় ইপি, রান ইনটু দ্য লাইট মুক্তি দেয়। অ্যালবামটিতে নাইকি সহযোগিতা করে এবং গোল্ডিঙের গানকে চলমান উপসংসস্কৃতি পর্যন্ত নেওয়ার লক্ষ্যে এটিকে পলিডর-এর মাধ্যমে চলমান সাউন্ডট্র্যাক হিসেবে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।[20] ২০১০ সালের নভেম্বরে ছয়টি নতুন ট্র্যাক যুক্ত করে ‘’লাইটসকে ‘’ব্রাইট লাইটস'’ নামে পুনরায় মুক্তি দেওয়া হয়। প্রকৃতপক্ষে ঘোষনা করা হয়েছিল যে, ‘’ব্রাইট লাইটস-এর প্রধান একক হবে গোল্ডিঙের একক ‘’লাইটস-এর নতুন সম্পাদনা, এবং এর মুক্তির তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল ২০১০ সালের ১ লা নভেম্বর।[21]", "question_text": "এলেনা জেন গোল্ডিং-এর গাওয়া প্রথম গানের অ্যালবামের নাম কী ?", "answers": [{"text": "লাইটস", "start_byte": 79, "limit_byte": 94}]} {"id": "-4707271419376911216-0", "language": "bengali", "document_title": "ব্যঞ্জনবর্ণ", "passage_text": "\nব্যঞ্জনবর্ণ হচ্ছে এমন কিছু বর্ণ যারা অন্য কোনো বর্ণের সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে না।[1] বিশ্বের প্রতিটি ভাষায় এধরনের কিছু বর্ণ রয়েছে। বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা মোট ৩৯টি।", "question_text": "সংস্কৃতে ব্যাঞ্জনবর্ণের সংখ্যা কতগুলো ?", "answers": [{"text": "৩৯", "start_byte": 504, "limit_byte": 510}]} {"id": "744061319368605186-11", "language": "bengali", "document_title": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস", "passage_text": "\n১৮৯০ এর সময়ে প্রধানত ভ্রাম্যমান প্রদর্শকরাই ছবি দেখাতেন অস্থায়ী ছাউনিতে, বিচিত্রানুষ্ঠানের অঙ্গ হিসেবে। ছবির দৈর্ঘ্য এক মিনিটের বেশি হত না, সাধারণত একটাই দৃশ্য থাকত, তাতে দেখান হত সর্বজনীন দৃশ্য, দৈনন্দিন জীবনযাত্রা, কোনো খেলাধুলার অংশ অথবা স্ল্যাপস্টিক কৌতুকাভিনয়। ছবি হত সাদা-কালোয় তোলা এবং নির্বাক, চলচ্চিত্রের কোনওরকম বৈশিষ্ট্য তাতে থাকত না।", "question_text": "কৌতুকাভিনয়ের উৎপত্তি কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৯০", "start_byte": 1, "limit_byte": 13}]} {"id": "2088503190496968632-13", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের ভূগোল", "passage_text": "হিমালয় পর্বতমালা বিশ্বের উচ্চতম পর্বতমালা। নেপাল-চীন সীমান্তে অবস্থিত মাউন্ট এভারেস্ট এই পর্বতের উচ্চতম শৃঙ্গ।[11] ভারতের উত্তর-পূর্ব সীমান্তে এই পর্বতমালা ভারতকে উত্তর-পূর্ব এশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে। হিমালয় বিশ্বের নবীনতম পর্বতমালাগুলির অন্যতমও বটে। প্রায় ৫ লক্ষ বর্গকিলোমিটার জুড়ে অবস্থিত এই পর্বতমালা পশ্চিমে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে পূর্বে অরুণাচল প্রদেশ পর্যন্ত অবিচ্ছিন্নভাবে প্রায় ২,৫০০ কিলোমিটা দীর্ঘ।[11] এই দুই রাজ্যের সঙ্গে হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, সিক্কিম ও পশ্চিমবঙ্গ (দার্জিলিং জেলার কিয়দংশ) হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলের অন্তর্গত। হিমালয়ের অসংখ্য শৃঙ্গের উচ্চতা ৭০০০ মিটারের অধিক। তুষাররেখা সিক্কিমের কাছে ৬০০০ মিটার ও কাশ্মীরে ৩০০০ মিটারের উপর অবস্থিত। ভারতের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল সিক্কিম-নেপাল সীমান্তে অবস্থিত কাঞ্চনজঙ্ঘা। হিমালয়ের অধিকাংশ শৃঙ্গই সারাবছর তুষারাবৃত অবস্থায় থাকে। মধ্য এশিয়া থেকে আগত হিমশীতল ক্যাটাবেটিক বায়ু ভারতে প্রবেশে বাধাদান করে হিমালয়। এই কারণে উত্তর ভারতে শীতকাল বেশ সহনীয় হয়। আবার একই কারণে এদেশে গ্রীষ্মকাল বেশ উষ্ণ হয়। \n", "question_text": "হিমালয় পর্বতমালার উচ্চতম পর্বতের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মাউন্ট এভারেস্ট", "start_byte": 195, "limit_byte": 238}]} {"id": "-6733100731161770234-5", "language": "bengali", "document_title": "মৌমাছি পালন", "passage_text": "মৌমাছির চাক মোম দিয়ে তৈরী। চাক ছোট ছোট খোপ বিশিষ্ট। প্রতিটি খোপে থাকে ছয়টি দেওয়াল। তবে শিশু শ্রমিকের ও মধু জমানোর খোপগুলো পরিমাপে একটু ছোট, শিশু পুরুষদের একটু বড় এবং শিশু রাণীর বেশ বড় ও লম্বাটে। শিশুদের খুপগুলো সাধারণত চাকের নিচের দিকে ও মধু জমানোর খুপগুলো উপরের দিকে থাকে। শিশু রাণীর খোপে থাকে সাধারণত চাকের নিচের দিকের কিনারায়। ডিম পাড়ার পূর্বে রাণী দেখে নেয় খোপের মাপ, যাতে নির্দিষ্ট মাপের খোপে নির্দিষ্ট প্রকারের ডিম পাড়ে। ডিম পাড়ার তিন দিনের মধ্যে ডিম ফুটে শ্রককীট বা শিশু মৌমাছি বেড়িয়ে আসে। শ্রমিক মৌমাছি এসব শিশু মোমাছিদের প্রথম তিন দিন মধু ও পরাগরেণুর পাশাপাশি রাজসুধা খেত দেয়। রাজসুধা তৈরী হয় শ্রমিক মৌমাছির মুখের এক বিশেষ গ্রন্থি থেকে । প্রায় ৮/৯ দিন পর শ্রমিকের সব শুককীটের মুখ মোম দিয়ে বন্ধ করে দেয়। এ বন্ধ খোপের মধ্যে শুককীট মুককীটে বা পুত্তলিতে রুপান্তরিত হয়। ভাবী রাণীর ক্ষেত্রে খোপের বন্ধ থাকার সময় প্রায় ৭ দিন, শ্রমিকের ক্ষেত্রে ১২ দিন ও পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৫ দিন। এরপর মুককীট পূর্ণ বয়স্ক মৌমাছিতে রুপান্তরিত হয় এবং খোপের মুখ কেটে বেড়িয়ে আসে।", "question_text": "মৌমাছি যেখানে মধু সংগ্রহ করে রাখে সেটিকে কী বলা হয় ?", "answers": [{"text": "চাক", "start_byte": 22, "limit_byte": 31}]} {"id": "1638425786805361904-0", "language": "bengali", "document_title": "রোনালদো", "passage_text": "\nরোনালদো (Portuguese pronunciation:[χoˈnawdu luˈiz naˈzaɾiu dʒi ˈlimɐ]; জন্ম: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬) ব্রাজিলের ফুটবল তারকা। তিনি একজন খ্যাতিমান স্ট্রাইকার। তার পুরো নাম - রোনাল্দো লুইস নাজারিও ডি লিমা। সচরাচর তিনি রোনাল্দো নামে পরিচিত। ব্রাজিলীয় ফুটবলার হিসেবে করিন্থিয়াসের পক্ষ হয়ে ২০১১ সালে খেলে অবসর গ্রহণ করেন। ‘’৯০-এর দশক থেকে শুরু করে ২০০০-এর দশকের প্রথমার্ধে বিশ্বের অন্যতম দক্ষ গোলদাতা হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন। তিনি মাত্র ২১ বৎসর বয়সে ১৯৯৭ সালে ইউরোপিয়ান ফুটবলার হিসেবে ফিফা বালোঁ দ’অর এবং ২৬ বৎসর বয়সে ২০০২ সালে পুণরায় এই খেতাব অর্জন করেন। উপরন্তু, তিনি দু’জন ব্যক্তির মধ্যে একজন হিসেবে ফিফা’র বর্ষসেরা খেলোয়াড় হিসেবে তিনবার মনোনিত হন (অন্যজন হলেন ফরাসী ফুটবলার জিনেদিন জিদান)। ২০০৭ সালে রোনাল্দো ফরাসী ফুটবলে সর্বকালের সেরা একাদশের একজন হিসেবে স্থান পান এবং পেলে’র উত্তরসূরী হিসেবে ফিফা’র ১০০জন সেরা খেলোয়াড়ের একজন হিসেবে মনোনিত হন। ২০১০ সালে তিনি গোল.কম-এর অনলাইন ভোটের ৪৩.৬৩% ভোট পেয়ে ’প্লেয়ার অব দ্য ডিকেড’সহ সেন্টার ফরোয়ার্ডের ‘টিম অব দ্য ডিকেড’ সম্মাননা পান। ফেব্রুয়ারী ২৩, ২০১০ তারিখে রোনাল্ডো ঘোষণা করেন যে দু’বছর চু্ক্তির বর্ধিতাংশ হিসেবে করিন্থিয়াসের খেলোয়াড় হিসেবে ২০১১ মৌসুমে ফুটবল জগৎ থেকে অবসর নিবেন। তিনি বিশ্বব্যাপী ফুটবল বোদ্ধা ও সমর্থকদের কাছে সর্বকালের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে চিহ্নিত।\nরোনাল্ডো ব্রাজিলের পক্ষে ৯৭টি আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করে ৬২টি গোল করেন। তিনি ১৯৯৪ ও ২০০২ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল জয়ী দলের সদস্য ছিলেন। ২০০৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবলে রোনাল্ডো ১৫তম গোল করে জার্মানীর গার্ড মুলারের ১৪ গোলের রেকর্ড ভঙ্গ করে বিশ্বকাপ ফুটবলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা হন।", "question_text": "ব্রাজিলের ফুটবল তারকা রোনাল্দো লুইস নাজারিও ডি লিমা কত সালে ফুটবল খেলা থেকে অবসর নিয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "২০১১", "start_byte": 660, "limit_byte": 672}]} {"id": "8103432459452354415-0", "language": "bengali", "document_title": "ঘানা", "passage_text": "ঘানা বা গানা ([Ghana গানা, আসান্তে চুই ভাষায়: Ghana বা Gaana গানা]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help)) পশ্চিম আফ্রিকার একটি রাষ্ট্র। ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত এটি গোল্ড কোস্ট নামের একটি ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল। ঐ বছর এটি সাহারা-নিম্ন আফ্রিকান দেশগুলির মধ্যে প্রথম দেশ হিসেবে ইউরোপীয় ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। আধুনিক ঘানার কয়েকশত মাইল উত্তর-পশ্চিমে ঊর্ধ্ব নাইজার নদীর তীরে অবস্থিত মধ্যযুগীয় সাম্রাজ্য ঘানার নামে দেশটির নামকরণ করা হয়। স্বাধীনতার পর আফ্রিকান বাকী দেশগুলির স্বাধীনতার জন্য ঘানা নেতৃত্ব দেয়।", "question_text": "ঘানার পূর্ব নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "গোল্ড কোস্ট", "start_byte": 327, "limit_byte": 358}]} {"id": "-1673457935685231953-2", "language": "bengali", "document_title": "অ্যাকিলিস", "passage_text": "অ্যাকিলিস ছিলেন নিম্ফ থেটিস ও মিরমিডন-রাজ পেলেউসের সন্তান। জিউস ও পসেইডন দুজনেই থেটিসের পাণিপ্রার্থী ছিলেন। এই কারণে উভয়ের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতাও ছিল। এদিকে ভবিষদ্বাণী করা হয়েছিল যে থেটিস এমন এক সন্তানের জন্ম দেবেন যে তাঁর পিতার তুলনায় অনেক বেশি শক্তিমান হবে। অগ্নি-আনয়নকারী প্রমিথিউস এই ভবিষদ্বাণী সম্পর্কে জিউসে সতর্ক করে দিলে উভয় দেবতাই থেটিসকে বিবাহ করার সংকল্প পরিত্যাগ করেন এবং পেলেউসের সঙ্গে তাঁর বিবাহ দেন।[3]", "question_text": "ইলিয়াড মহাকাব্যটি কেন্দ্রীয় চরিত্র অ্যাকিলিসের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "পেলেউসের", "start_byte": 112, "limit_byte": 136}]} {"id": "9078535216838685259-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের তালিকা", "passage_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরানো বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের মোট উচ্চ শিক্ষিত জনগোষ্ঠির প্রায় ৭০%-ই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ যাবৎ ২৬ জন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান।", "question_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান (২০১৯) উপাচার্যের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মো. আখতারুজ্জামান", "start_byte": 911, "limit_byte": 958}]} {"id": "-9186665610718745377-40", "language": "bengali", "document_title": "ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "পাঁচটি শিরোপা জিতে ব্রাজিল বিশ্বকাপের সবচেয়ে সফল দল এবং তারাই একমাত্র দল যারা এপর্যন্ত অনুষ্ঠিত সবগুলো বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছে। সাম্প্রতিক ২০০৬ বিশ্বকাপের শিরোপাসহ চারটি শিরোপা নিয়ে ইতালি দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। পরপর দুটি বিশ্বকাপ জয় করতে পেরেছে কেবল ব্রাজিল ও ইতালি, এবং প্রত্যেকেই তাদের প্রথম দুটি বিশ্বকাপ এভাবেই জিতেছে (ইতালি: ১৯৩৪ ও ১৯৩৮; ব্রাজিল: ১৯৫৮ ও ১৯৬২)। ১৯৭০ ও ১৯৯৪ সালে ব্রাজিল ও ইতালি যখন ফাইনালে মোকাবিলা করেছে, তখন উভয় দলের সামনে যথাক্রমে প্রথম দল হিসেবে তৃতীয় শিরোপা ও প্রথম দল হিসেবে চতুর্থ শিরোপা লাভের দরজা খোলা ছিল। দুটি ফাইনালেই ব্রাজিল ইতালিকে হারিয়ে দেয় এবং ২০০২ সালে রেকর্ড পঞ্চম শিরোপা জেতে। তারা চারটি মহাদেশে আয়োজিত বিশ্বকাপই জিতেছে (ইউরোপ: ১৯৫৮; দক্ষিণ আমেরিকা: ১৯৬২; উত্তর আমেরিকা: ১৯৭০ ও ১৯৯৪; এশিয়া: ২০০২)। একমাত্র যে আরেকটি দল তাদের মহাদেশের বাইরে আয়োজিত বিশ্বকাপ জিতেছে তারা হচ্ছে আর্জেন্টিনা (১৯৮৬ সালে উত্তর আমেরিকায়)।", "question_text": "২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ ফাইনালে কোন দলের জয় হয় ?", "answers": [{"text": "ইতালি", "start_byte": 494, "limit_byte": 509}]} {"id": "-3733853048821387502-3", "language": "bengali", "document_title": "বর্ণের দৃশ্যমানতা", "passage_text": "বর্ণকে উচ্চ থেকে নিম্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যে (বা নিম্ন থেকে উচ্চ কম্পাঙ্কে) অনুযায়ি সাজালে লাল, কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল, ও বেগুনী এই ক্রম পাওয়া যায়।তরঙ্গদৈর্ঘ্যে সামান্য পার্থক্যও বর্ণ পাল্টে দিতে পারে; যেমন সবুজাভ নীল ও হলুদের মধ্যে তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পার্থক্য হল ১ ন্যানমিটার। যদিও মানুষের চোখ এই পার্থক্য অনেক বড় পার্থক্যেই ধরতে পারে, যখন এই বর্ণালীগত রঙকে একসাথে মেশানো হয়, তখন ক্রোমাটিসিটি অনেক উচ্চ সংখ্যার হতে পারে। ", "question_text": "তরঙ্গদৈর্ঘ্য অনুযায়ী কোন বর্ণের স্থান দ্বিতীয় স্থানে ?", "answers": [{"text": "কমলা", "start_byte": 235, "limit_byte": 247}]} {"id": "-2209272754015460657-4", "language": "bengali", "document_title": "নবদুর্গা", "passage_text": "২।ব্রহ্মচারিণীঃ মা দুর্গার নবশক্তির দ্বিতীয় রূপ ব্রহ্মচারিণী। এখানে ‘ব্রহ্ম’ শব্দের অর্থ হল তপস্যা। ব্রহ্মচারিণী অর্থাৎ তপশ্চারিণী--- তপ আচরণকারী। কথিত আছে যে---‘বেদস্তত্ত্বং তপো ব্রহ্ম’---বেদ, তত্ত্ব এবং তপ হল ‘ব্রহ্ম’ শব্দের অর্থ। দেবী ব্রহ্মচারিণীর রূপ- জ্যোতিতে পূর্ণ, অতি মহিমামণ্ডিত। তিনি ডান হাতে জপের মালা এবং বাঁ হাতে কমণ্ডলু ধারণ\nকরে আছেন।", "question_text": "নবদুর্গার নয়টি বিশিষ্ট রূপের মধ্যে দ্বিতীয় রূপের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ব্রহ্মচারিণীঃ", "start_byte": 6, "limit_byte": 45}]} {"id": "-7450233971944433591-2", "language": "bengali", "document_title": "চূর্ণী গাঙ্গুলি", "passage_text": "চূর্ণী পরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী থাকাকালীন ,১৯৮৭ সালে সুমন মুখোপাধ্যায়ের ও হবু স্বামী কৌশিক গাঙ্গুলির সঙ্গে একটি নাটিকের দল গঠন করেন। [3]\nচূর্ণী চিত্র পরিচালক কৌশিক গাঙ্গুলিকে বিবাহ করেন এবং তাঁদের একটি পুত্র সন্তান আছে।পুত্রের নাম উজান গাঙ্গুলি।[4]", "question_text": "চূর্ণী গাঙ্গুলির স্বামীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "কৌশিক গাঙ্গুলি", "start_byte": 452, "limit_byte": 492}]} {"id": "5487002447060707784-18", "language": "bengali", "document_title": "কৃষ্ণ", "passage_text": "\nশাস্ত্রীয় বিবরণ ও জ্যোতিষ গণনার ভিত্তিতে লোকবিশ্বাস অনুযায়ী কৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল ৩২২৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের ১৮ অথবা ২১ আগষ্ট বুধবার।[37][38][39] কৃষ্ণের জন্মদিনটি কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী বা জন্মাষ্টমী নামে পালিত হয়।[40] কৃষ্ণ যাদব-রাজধানী মথুরার রাজপরিবারের সন্তান। তিনি বসুদেব ও দেবকীর অষ্টম পুত্র। তাঁর পিতামাতা উভয়ের যাদববংশীয়। দেবকীর দাদা কংস [41] তাঁদের পিতা উগ্রসেনকে বন্দী করে সিংহাসনে আরোহণ করেন। একটি দৈববাণীর মাধ্যমে তিনি জানতে পারেন যে দেবকীর অষ্টম গর্ভের সন্তানের হাতে তাঁর মৃত্যু হবে। এই কথা শুনে তিনি দেবকী ও বসুদেবকে কারারুদ্ধ করেন এবং তাঁদের প্রথম ছয় পুত্রকে হত্যা করেন। দেবকী তাঁর সপ্তম গর্ভ রোহিণীকে প্রদান করলে, বলরামের জন্ম হয়। এরপরই কৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেন।", "question_text": "পুরাণ মতে শ্রীকৃষ্ণের জন্মদাত্রী মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "দেবকী", "start_byte": 1163, "limit_byte": 1178}]} {"id": "-4358493548807934463-1", "language": "bengali", "document_title": "পাপ", "passage_text": "আব্রাহামিক ধর্মসমূহে, যেমন খ্রিস্টধর্মে এবং ইহুদি ধর্মে, এটি হল এমন কোন কাজ যেটি ঈশ্বরের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যায়[2][3][4][5]। ইসলাম ধর্মে একে গুনাহ বলে উত্থাপণ করা হয়। এটি মানুষকে ঈশ্বর এবং সত্যিকারের সুখ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। এক্সোডাসের ২০ অধ্যায়ে, ঈশ্বর মোজেসকে মানবহত্যা এবং মূর্তিপূজার মত গুরুত্বপূর্ণ পাপকে ব্যাখ্যা করে টেন কমান্ডমেন্টস প্রদান করেছিলেন। সকল মানুষ পাপের ধারণায় বিশ্বাস করে না, এবং সকল সমাজব্যবস্থাতেও ধারণাটি এক নয়।", "question_text": "মুসলিম ধর্ম মতে পাপকে কী বলা হয় ?", "answers": [{"text": "গুনাহ", "start_byte": 349, "limit_byte": 364}]} {"id": "4073082936634360384-1", "language": "bengali", "document_title": "চীনের মহাপ্রাচীর", "passage_text": "চীনের মহাপ্রাচীর মানুষের হাতে তৈরি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্থাপত্য। এই প্রাচীর প্রায় ৫ থেকে ৮ মিটার উচু এবং ৮৮৫২ কিলোমিটার লম্বা। এটি শুরু হয়েছে সাংহাই পাস এবং শেষ হয়েছে লোপনুর নামক স্থানে।", "question_text": "চীনের বিখ্যাত মহাপ্রাচীরের উচ্চতা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৫ থেকে ৮ মিটার", "start_byte": 206, "limit_byte": 261}]} {"id": "658901604076661180-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা", "passage_text": "\nমুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা বা ড. কুদরাত-এ-খুদা (১ ডিসেম্বর, ১৯০০ - ৩ নভেম্বর, ১৯৭৭) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রসায়নবিদ, গ্রন্থকার এবং শিক্ষাবিদ। শিক্ষায় অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ১৯৭৬ সালে একুশে পদক এবং ১৯৮৪ সালে মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করে।", "question_text": "ড. কুদরাত-এ-খুদা কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১ ডিসেম্বর, ১৯০০", "start_byte": 108, "limit_byte": 150}]} {"id": "5522872480652132612-5", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাস", "passage_text": "বাংলার নবজাগরণ ও ব্রাহ্মসমাজ-কেন্দ্রিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্কার আন্দোলন বাংলার সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক জীবনে গভীর প্রভাব বিস্তার করে। ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহের সূচনা কলকাতার অদূরেই হয়েছিল। এই বিদ্রোহ ব্যর্থ হলেও এর পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের শাসনভার কোম্পানির হাত থেকে ব্রিটিশ রাজশক্তি স্বহস্তে গ্রহণ করে। ভারত শাসনের জন্য একটি ভাইসরয়ের পদ সৃষ্টি করা হয়।[11] ১৯০৫ সালে ধর্মীয় বিভাজনের ভিত্তিতে প্রথম পশ্চিমবঙ্গ (ভারতীয় বঙ্গ) অঞ্চলটিকে পূর্ববঙ্গ থেকে পৃথক করা হয়। কিন্তু বঙ্গবিভাগের এই প্রয়াস শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয় এবং ১৯১১ সালে বঙ্গপ্রদেশকে পুনরায় একত্রিত করা হয়।[12] ১৯৪৩ সালে পঞ্চাশের মন্বন্তরে বাংলায় ৩০ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়।[13]", "question_text": "অবিভক্ত স্বাধীন বাংলা কবে দ্বিখণ্ডিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯০৫ সালে", "start_byte": 957, "limit_byte": 982}]} {"id": "-8813505085336093622-2", "language": "bengali", "document_title": "চ্যানেল টানেল", "passage_text": "ইংলিশ চ্যানেলের তল দিয়ে যোগাযোগ ব্যবস্থার ধারণা ১৮০২ খ্রিস্টাব্দে প্রথম উত্থাপিত হয়।[6][7] ব্রিটিশ রাজনৈতিক উদ্যোগ ও জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যু সম্পর্কিত বিভিন্ন কারণে এই কাজ বিলম্বিত হয়। অবশেষে ইউরোটানেল নির্মাণের কাজ ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দে শুরু হয় এবং নির্মাণ শেষে ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে তা উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। ৪.৬৫০ বিলিয়ন পাউন্ড প্রাথমিক নির্মাণ ব্যয় ধরা হলেও এই অর্থে প্রকল্পটির ৮০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়। নির্মাণের পর থেকে টানেল বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। একবার টানেলে আগুন লাগলে এবং আরেকবার ঠান্ডা আবওহাওয়ার কারণে যোগাযোগ বিঘ্নিত হয়।[8][9] অবৈধ অভিবাসীরা এই টানেল দিয়ে যুক্তরাজ্যে প্রবেশের চেষ্টা করেছে।[10] একারণে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক মতভেদের সৃষ্টি হলেও ২০০২ খ্রিস্টাব্দে তার অবসান ঘটে।[11]", "question_text": "চ্যানেল টানেল পাতাল রেল সুড়ঙ্গটি কবে তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 703, "limit_byte": 752}]} {"id": "6735308387710251715-0", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (সাধারণভাবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় নামে পরিচিত; ইংরেজি: University of Calcutta) কলকাতা শহরে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৫৭ সালের ২৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের প্রথম আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়। এটিই দেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় যার চার জন প্রাক্তন ছাত্র নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে \"পাঁচ তারা বিশ্ববিদ্যালয়\" ও \"উৎকর্ষ সম্ভাবনার কেন্দ্র\" মর্যাদা দিয়েছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় পশ্চিমবঙ্গ সরকার পরিচালিত একটি নগরাঞ্চলীয় অনুমোদনদাতা ও গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়। আশুতোষ শিক্ষাপ্রাঙ্গন নামে পরিচিত এর কেন্দ্রীয় ক্যাম্পাসটি মধ্য কলকাতার কলেজ স্ট্রিট অঞ্চলে অবস্থিত; বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর ক্যাম্পাসগুলি রাজাবাজার (রাসবিহারী শিক্ষাপ্রাঙ্গন), বালিগঞ্জ (তারকনাথ শিক্ষাপ্রাঙ্গন), আলিপুর (শহিদ ক্ষুদিরাম শিক্ষাপ্রাঙ্গন),বিধাননগর(আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় শিক্ষাপ্রাঙ্গন), হাজরা ও দক্ষিণ সিঁথিতে অবস্থিত।", "question_text": "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৫৭ সালের ২৪ জানুয়ারি", "start_byte": 368, "limit_byte": 431}]} {"id": "7485035037042806434-0", "language": "bengali", "document_title": "নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর", "passage_text": "নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আগেকার নাম: দমদম বিমানবন্দর) ভারতের একটি বিমানবন্দর। এটি পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা শহর থেকে ১৭ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত৷ এর দুইটি সমান্তরাল রানওয়ে আছে। এর ৩টি প্রান্তিক আছে: একটি অভ্যন্তরীন প্রান্তিক, একটি আন্তর্জাতিক প্রান্তিক আর একটি মালবাহী প্রান্তিক। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন বিশিষ্ট নেতা নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর নামে এই বিমানবন্দরের নামকরণ করা হয়েছিল, আগে দমদম বিমানবন্দর নামে পরিচিত ছিল।", "question_text": "কলকাতার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটিতে মোট কয়টি রানওয়ে আছে ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 463, "limit_byte": 472}]} {"id": "-1017182180238026659-22", "language": "bengali", "document_title": "মিয়ানমার", "passage_text": "বর্মী ভাষা মায়ানমারের সরকারী ভাষা। বর্মী ভাষাতে মায়ানমারের প্রায় ৮০% লোক কথা বলেন। এছাড়াও মায়ানমারে স্থানীয় আরও প্রায় ১০০টি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে কারেন ভাষারসহ বেশ কিছু উপভাষা (প্রায় ৩০ লক্ষ বক্তা) এবং শান ভাষার উপভাষাগুলি (প্রায় ৩০ লক্ষ বক্তা) উল্লেখযোগ্য। সংখ্যালঘু ভাষাগুলির মধ্যে আরাকান ভাষা, চিন ভাষার বিভিন্ন উপভাষা, জিংপো ভাষা, লু ভাষা এবং পারাউক ভাষা উল্লেখযোগ্য।", "question_text": "বার্মার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "বর্মী", "start_byte": 0, "limit_byte": 15}]} {"id": "-3001541648708809949-1", "language": "bengali", "document_title": "বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য", "passage_text": "ঠিক কবে এই সাম্রাজ্যের যাত্রা শুরু হয়েছিল তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়, কারণ বিশেষজ্ঞদের মধ্যেও এ নিয়ে মতভেদ আছে। অনেকের মতে রোমান সম্রাট প্রথম কন্সট্যান্টাইন (রাজত্বকাল: ৩০৬ - ৩৩৭ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন প্রথম বাইজেন্টাইন সম্রাট। সম্রাট কনস্টান্টিনই ৩৩০ খ্রিস্টাব্দে রোম থেকে তার রাজধানী বাইজান্টিয়ামে সরিয়ে আনেন এবং এই শহরকে কন্সটান্টিনোপল নামে পুনর্গঠিত করেন যাকে অনেকেই নতুন রোম নামে অভিহিত করে থাকেন।", "question_text": "বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "৩৩০ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 660, "limit_byte": 706}]} {"id": "-4866456305071140944-1", "language": "bengali", "document_title": "মহাস্থানগড়", "passage_text": "প্রাচীর বেষ্টিত এই নগরীরভেতর রয়েছে বিভিন্ন আমলের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত এ স্থান পরাক্রমশালী মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন শাসকবর্গের প্রাদেশিক রাজধানী ও পরবর্তীকালে হিন্দু সামন্ত রাজাদের রাজধানী ছিল। তৃতীয় খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে পঞ্চদশ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত অসংখ্য হিন্দু রাজা ও অন্যান্য ধর্মের রাজারা রাজত্ব করেন।মহাস্থানগড়ের অবস্থান বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ।[3] বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১৩ কি.মি. উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে গেলেএই শহরের ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়৷।", "question_text": "মহাস্থানগড় প্রত্নস্থলটি বাংলাদেশের কোন জেলায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায়", "start_byte": 962, "limit_byte": 1043}]} {"id": "-6160315029108909009-2", "language": "bengali", "document_title": "র‌্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি", "passage_text": "র‍্যামের আধুনিক দুটো প্রধান প্রকার হল স্ট্যাটিক র‍্যাম এবং ডাইনামিক র‍্যাম। স্ট্যাটিক র‍্যামের ক্ষেত্রে, এক বিট তথ্য সংরক্ষন করা হয় ফ্লিপ-ফ্লপ অবস্থা ব্যবহার করে। এই ধরনের র‍্যাম উৎপাদন ব্যয়বহুল, কিন্তু ডির‍্যাম থেকে কম শক্তি এবং বেশি গতির হয়। এটি আধুনিক কম্পিউটারে, ক্যাশ মেমোরি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ডির‍্যাম এক বিট তথ্য সংরক্ষন করে একজোড়া ট্রানজিস্টর এবং ক্যাপাসিটর ব্যবহার করে, যেগুলো একসাথে একটি মেমোরি কোষ তৈরী করে। ক্যাপাসিটর উচ্চ অথবা নিম্ন সিগন্যাল ব্যবহার করে তথ্য সংরক্ষন করে (১ অথবা ০ পুন পুনভাবে)। ট্রানজিস্টর সুইচ হিসেবে কাজ করে যেটা তথ্যের প্রবাহ নিয়ন্ত্রন করে এবং ক্যাপাসিটরের সিগন্যালের পরিবর্তন পড়ে। এই মেমোরি কম ব্যয়বহুল উৎপাদনের জন্য, ফলে এটি কম্পিউটারের র‍্যাম হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হয়।", "question_text": "র‌্যাম কত প্রকার ?", "answers": [{"text": "দুটো", "start_byte": 44, "limit_byte": 56}]} {"id": "-174385612502145003-1", "language": "bengali", "document_title": "তমালিকা কর্মকার", "passage_text": "তমালিকা কর্মকারের জন্ম ২ জুলাই ১৯৭০ সালে খুলনায়। জন্মের ৮ মাস পরে তিনি তার পরিবারসহ ঢাকায় চলে আসেন। তিনি ১৯৭৮ - ১৯৮০ সাল পর্যন্ত বিটিভি তে প্রচারিত ফুলকুঁড়ি তে গল্প বলা এবং ছবি আঁকায় অংশ নিয়েছেন। তমালিকা কর্মকারের মাত্র ৩ বছর বয়সে তার অভিনয় জীবনের শুরু হয়।[4] নাট্যকার গোলাম মোস্তফার কাছে তার অভিনয় জীবনের শুরু হয়। সাধারন নৃত্যে গহর জামিল, কথ্যকে নিকুঞ্জ বিহারি পাল এবং ছায়ানটে প্রথম রবীন্দ্রসঙ্গীত এর চর্চা শুরু করেন।", "question_text": "বাংলাদেশী মডেল এবং নাট্য অভিনেত্রী তমালিকা কর্মকারের জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১৯৭০", "start_byte": 83, "limit_byte": 95}]} {"id": "-2242959629063782802-1", "language": "bengali", "document_title": "মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর", "passage_text": "মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ১৯৪৯ সালের ৭ মার্চ বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার রহিমগঞ্জ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা আব্দুল মোতালেব হাওলাদার ছিলেন কৃষক এবং মা সাফিয়া বেগম ছিলেন গৃহিণী। মহিউদ্দিনরা তিন বোন তিন ভাই।[2] দাদা আব্দুর রহিম হাওলাদার ছিলেন প্রতাপশালী ব্যক্তি। পিতার আর্থিক দৈন্যতার কারণে মাত্র সাড়ে তিন বছর বয়সে মামার বাড়ি মুলাদি উপজেলার পাতারচর গ্রামে যান জাহাঙ্গীর। পাতারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৯৫৩ সালে তাঁর শিক্ষাজীবনের সূচনা হয়। মুলাদি মাহমুদ জান পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৬৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। ১৯৬৬ তে তিনি বরিশাল বি.এম (ব্রজমোহন) কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন।[3]", "question_text": "শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৪৯", "start_byte": 56, "limit_byte": 68}]} {"id": "-1757779693302249107-0", "language": "bengali", "document_title": "কেনিয়া", "passage_text": "কেনিয়া পূর্ব আফ্রিকার একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র এবং কমনওয়েলথ অভ নেশনসের সদস্য। কেনিয়া মালভূমি ও উঁচু পর্বতে পূর্ণ। এখানে বহু জাতির লোকের বাস। অতীতে এটি একটি ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল। ১৯৬৩ সালে এটি স্বাধীনতা লাভ করে এবং ১৯৬৪ সাল থেকে এটি একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র হয়। কেনিয়ার উত্তরে সুদান ও ইথিওপিয়া, পূর্বে সোমালিয়া ও ভারত মহাসাগর, দক্ষিণে তানজানিয়া এবং পশ্চিমে ভিক্টোরিয়া হ্রদ ও উগান্ডা। নাইরোবি কেনিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।", "question_text": "কেনিয়া কত সালে পূর্ব আফ্রিকার একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করে ?", "answers": [{"text": "১৯৬৪", "start_byte": 587, "limit_byte": 599}]} {"id": "-2869461001015880142-1", "language": "bengali", "document_title": "সাদ্দাম হুসাইন", "passage_text": "প্রথমে সাদ্দাম হোসেন জেনারেল আহমেদ হাসান আল বকরের উপ-রাষ্ট্রপতি ছিলেন। সেই সময় সাদ্দাম দৃঃঢ় ভাবে সরকার ও সামরিক বাহিনীর মধ্যকার বিরোধের অবসান ঘটান। এই উদ্দেশ্যে তিনি নিরাপত্তা বাহিনী গঠন করেন। ইরাকের রাষ্ট্রপতি ও বাথ পার্টির প্রধান হিসেবে সাদ্দাম হোসেন আরব জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে ধর্ম নিরপেক্ষ ও আধুনিক ইরাক গড়ে তুলতে প্রয়াস নেন। সাদ্দাম এক দলীয় শাসন কায়েম করেন। এসময়ই সাদ্দাম ইরানের সাথে ৯ বছরের যুদ্ধে জড়িয়ে পরেন (১৯৮০-১৯৮৮)। ইরাক-ইরান যুদ্ধের পরে ১৯৯১-এ সাদ্দাম উপসাগরীয় যুদ্ধে জড়িয়ে পরেন। সাদ্দাম তার মতে ইরাকের স্থিতিশীলতার বিরুদ্ধের সকল পক্ষকে নির্মুল করার উদ্যোগ নেন। এই বিরুদ্ধ পক্ষে ছিল উপজাতীয় ও ধর্মীয় গোত্র গুলো যারা স্বাধীনতা দাবি করছিল। যেমন, ইরাকি শিয়া মুসলমান, কুর্দি, ইরাকি তুর্কি জনগন। ২০০৩ সালে যুক্তরাজ্যের নেতৃত্বে কতিপয় আন্তর্জাতিক রাষ্ট্র ইরাক আক্রমণ করে। তারা এই যুক্তি দেখিয়ে আক্রমণ করে যে, সাদ্দাম ব্যাপক ধ্বংসাত্বক জীবানু অস্ত্র তৈরি করছেন (যদিও যুদ্ধ পরবর্তি সময়ে এমন কোন অস্ত্রের হদিস পাওয়া যায় নাই)। ১৩ ডিসেম্বর ২০০৩ সালে সাদ্দাম হোসেন আমেরিকান সেনাদের কাছে ধরা পড়েন। পরবর্তিতে আমেরিকা ইরাকি সরকারের হাতে সাদ্দাম হোসেনের বিচার করে। সাদ্দামের বিরুদ্ধে ছিল মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। ২০০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর ইরাকি সময় সকাল ৬.০৬ মিনিটে ইরাকে সাদ্দাম হোসেনের ফাঁসি কার্যকর হয়।", "question_text": "সাদ্দাম হোসেন আবদুল মাজিদ আল তিকরিতি কবে নিহত হন ?", "answers": [{"text": "২০০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর", "start_byte": 3026, "limit_byte": 3086}]} {"id": "-3179732501121158190-2", "language": "bengali", "document_title": "গ্নু", "passage_text": "রিচার্ড স্টলম্যান গ্নু অপারেটিং সিস্টেমের এই পরিকল্পনার কথা net.unix-wizards এবং net.usoft নিউজগ্রুপে জানান ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ সালে। সফটওয়্যার ডেভলপমেন্টের কাজ শুরু হয় ৫ জানুয়ারি ১৯৮৪ সালে। এর আগে তিনি এমআইটির আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাব থেকে অবসর গ্রহণ করেন। কারণ এই প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত থাকার কারণে গ্নু সফটওয়্যারের ডেভলপমেন্ট বা বিনামূল্যে বিতরণের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে অথবা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সফটওয়্যারগুলোর মালিকানার দাবি উত্থাপন হতে পারে। রিচার্ড স্টলম্যান গ্নু নামটি নির্বাচন করেছেন বিভিন্ন শব্দের খেলা এবং দ্য গঞ্জ নামের একটি গান থেকে।", "question_text": "গ্নু প্রকল্পটির প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "রিচার্ড স্টলম্যান", "start_byte": 0, "limit_byte": 49}]} {"id": "6388918828049871160-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত। সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক, বৃত্তের লাল রং উদীয়মান সূর্য, স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারীভাবে গৃহীত হয়।", "question_text": "লাল রং কিসের প্রতীক ?", "answers": [{"text": "স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের", "start_byte": 383, "limit_byte": 500}]} {"id": "9036072288280024225-5", "language": "bengali", "document_title": "প্রযুত চান-ও-চা", "passage_text": "নভেম্বর, ২০১৩ সালে রাজনৈতিক সঙ্কট ঘণীভূত হতে শুরু করলে ও ইংলাক সিনাওয়াত্রা’র তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিপক্ষে প্রতিবাদ হতে থাকলে প্রযুত সেনাবাহিনীকে নিরপেক্ষ অবস্থানে থাকার কথা ঘোষণা করেন।[16] এছাড়াও তিনি অভ্যুত্থান ঘটাবেন না বলে সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু, মে, ২০১৪ সালে সরকারের বিরুদ্ধে অপ্রত্যাশিতভাবে সামরিক অভ্যুত্থান পরিচালনায় নেতৃত্ব দেন ও এনসিপিও নেতাদের নিয়ে দেশের নিয়ন্ত্রণভার দখল করেন।[17] পরবর্তীতে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধানে ক্ষমতার বিষয়ে স্বাক্ষর দেন ও অভ্যুত্থানের ফলে নিজেকে নির্দোষ দাবী করেন।[18] আগস্ট, ২০১৪ সালে জাতীয় আইনসভায় তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন সামরিক বাহিনীর সদস্যদের প্রভাব বৃদ্ধি করেন। সদস্যরা তাঁকে থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করে।[19][20] ২৪ আগস্ট, ২০১৪ তারিখে তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। অক্টোবর, ২০১৪ তারিখে সেনাপ্রধানের পদ থেকে অবসর নেয়ার পূর্বে তিনি একই সময়ে সেনাপ্রধান, এনসিপিও নেতা ও প্রধানমন্ত্রী - এ তিন পদ ধারণ করেছিলেন।", "question_text": "প্রযুত চান-ও-চা কোন সালে থাই সেনা কর্মকর্তার পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২০১৪", "start_byte": 2075, "limit_byte": 2087}]} {"id": "3753051357102871082-0", "language": "bengali", "document_title": "মসজিদ আল-হারাম", "passage_text": "\nমসজিদ আল-হারাম (Arabic: المسجد الحرام‎) ইসলামের সবচেয়ে পবিত্র স্থান যা কাবাকে ঘিরে অবস্থিত।[1] সৌদি আরবের মক্কা শহরে এর অবস্থান। মুসলিমরা নামাজের সময় কাবার দিকে মুখ করে দাঁড়ায়। হজ্জ ও উমরার জন্যও মসজিদুল হারামে যেতে হয়।", "question_text": "মসজিদ আল হারামের নির্মাণ কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "কাবা", "start_byte": 165, "limit_byte": 177}]} {"id": "878941042772235803-1", "language": "bengali", "document_title": "গিরিশ চন্দ্র সেন", "passage_text": "ভাই গিরিশচন্দ্র সেন বর্তমান নরসিংদী জেলার পাঁচদোনা গ্রামে এক বিখ্যাত দেওয়ান বৈদ্যবংশে জন্মগ্রহণ করেন।[1] গিরিশচন্দ্রের পিতা ছিলেন মাধবরাম সেন এবং পিতামহ ছিলেন রামমোহন সেন। গিরিশচন্দ্ররা ছিলেন তিন ভাই। ঈশ্বরচন্দ্র সেন, হরচন্দ্র সেন এবং সর্বকনিষ্ঠ গিরিশচন্দ্র সেন। ভাই গিরিশচন্দ্র সেনের পরিবার ছিল অত্যন্ত গোঁড়াপন্থি। পরিবারে সনাতন ধর্মের আচরণ প্রয়োজনের তুলনায় একটু বাড়াবাড়ি রকমভাবেই মেনে চলা হতো। এমন একটি কুসংস্কারাচ্ছন্ন পরিবারে জন্ম নিয়েও গিরিশচন্দ্র সেন একজন সম্পূর্ণ সংস্কার মুক্ত মানুষ হয়েছিলেন। অন্য ধর্মের উপর গবেষণা করে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।", "question_text": "গিরিশচন্দ্র সেন কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "নরসিংদী জেলার পাঁচদোনা গ্রামে", "start_byte": 76, "limit_byte": 157}]} {"id": "2586602312486395780-1", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের ব্যান্ড", "passage_text": "ব্রিটিশ আমল থেকেই ঢাকার বিভিন্ন হোটেল ও নবাব পরিবারের আমন্ত্রণে ব্রিটিশ ব্যান্ড ও সঙ্গীত তারকাদের ঢাকায় গান পরিবেশনের খবর পাওয়া যায়। পাক-ভারত বিভক্তির পরে ১৯৬৩ সালের ১৮ মার্চ ঢাকার সেন্ট গ্রেগরিজ স্কুলের এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রথম ব্যান্ড ধাঁচের গানের খবর পাওয়া যায়। সেই অনুষ্ঠানে ১৭ বছর বয়সী কিশোর টেলফার জনসন গিটার বাজার আর ক্লিফ রিচার্ডের গান পরিবেশন করেন। একই স্কুলের নবম শ্রেণীতে পড়ূয়া ফজলে রব, আলমগীর [পরবর্তীকালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের জনপ্রিয় গায়ক], রফিক ও সাব্বির ব্যান্ড দল গঠন করেন। বলা হয়, তাদের হাতেই জন্ম নেয় বাংলাদেশের প্রথম ব্যান্ড আইওলাইটস। হোটেল শাহবাগ ও ঢাকা ক্লাবে নিয়মিত পারফর্ম করে ব্যান্ড দলটি। ১৯৬৫ সালে প্রথম ব্যান্ড হিসেবে টিভিতেও পারফর্ম করে ব্যান্ডটি। আইওলাইটসের সমকালীন আরেকটি ব্যান্ডের জন্ম চট্টগ্রামে। নাম জিংগা শিল্পগোষ্ঠী। সঙ্গীতবোদ্ধা ও ইতিহাস রচয়িতাদের মতে 'জিংগা' একটি পারিবারিক ঘরানার ব্যান্ড। কারও কারও মতে, এটি বাংলাদেশের প্রথম ব্যান্ড। এমনকি ইন্টারনেট ও কোনো কোনো ইতিহাস রচয়িতাও জিংগাকে এ দেশের প্রথম ব্যান্ড বলে থাকেন। তবে জিংগাকে দেশের প্রথম ব্যান্ড বলার বিশেষ কোনো তথ্য-প্রমাণ মেলে না। এ দলের গায়ক ওমর খালেদ রুমী পরবর্তীকালে আরেকটি ব্যান্ডের হয়ে বাংলায় গান করা শুরু করেন। সে বিচারে বলা যায়, তিনিই প্রথম বাংলা গানের ব্যান্ডশিল্পী। জিংগার পর চট্টগ্রামে জন্ম নেয় আরেক ব্যান্ড লাইটনিংস। ১৯৬৭ সালে ফরিদ রশীদ, নিওম্যান্ডেজ, নোয়েল ও শাকিল গড়ে তোলেন লাইটনিংস ব্যান্ডটি। তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মাহমুদ, তোতা, চিত্রনায়ক জাফর ইকবাল ও ফারুক মিলে ব্যান্ড গঠন করেন র‌্যাম্বলিং স্টেনস। দুটি ব্যান্ডই তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বিপুল জনপ্রিয়তা পায়। একই বছরে গঠিত হয় উইন্ডি সাইট অব কেয়ার ব্যান্ড। ১৯৬৮ সালে হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালে আইওলাইটস, উইন্ডিসাইট অব কেয়ার, র‌্যাম্বলিং স্টোনস ও লাইটনিংস একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ ব্যান্ড নির্বাচিত হয় উইন্ডি সাইট অব কেয়ার। এ ব্যান্ডগুলোর পাশাপাশি ১৯৬৬ সালে নারায়ণগঞ্জে জন্ম নেওয়া 'বকলম' ব্যান্ডটি বেশ জনপ্রিয়তা পায়। ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠা পায় ফায়ার অ্যান্ড আইস ব্যান্ডটি। ১৯৬৯ সালে প্রথম ভাঙনের কবলে পড়ে র‌্যাম্বলিং স্টোনস। এ ব্যান্ডের সদস্যরা আলাদা হয়ে গিয়ে তৈরি করে নতুন ব্যান্ড 'টাইম গো মোশন'। এরপরই দেশের প্রথম ব্যান্ড আইওলাইটসের ভাঙন ধরে। ড্রামার সাব্বির এবং রিদম গিটারিস্ট রফিক ব্যান্ড ছেড়ে দেওয়ায় এটি ভেঙে যায়।", "question_text": "বাংলাদেশের প্রথম ব্যান্ডের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আইওলাইটস", "start_byte": 1502, "limit_byte": 1526}]} {"id": "-3966433984169036081-0", "language": "bengali", "document_title": "হাফেজ আল-আসাদ", "passage_text": "হাফেজ আল-আসাদ (আরবিঃ حافظ الأسد , হাফিজ আল-আসাদ) প্রায় তিন দশক যাবত সিরিয়ার রাষ্ট্রপতি ছিলেন। হাফেজ এমন এক সময় সিরিয়ার হাল ধরেন যখন দেশটির প্রশাসন অভ্যুত্থান, পাল্টা-অভ্যুত্থানে জর্জরিত ছিল। হাফেজ রাষ্ট্রপতিত্ব গ্রহণের পর সিরিয়ায় সামরিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরে আসে। সিরিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি বাশার আল-আসাদ হাফেজ আল-আসাদের পুত্র যিনি ২০০০ সালে পিতার মৃত্যুর পর সর্বসম্মত ভাবে দেশটির দায়িত্ম গ্রহণ করেন।", "question_text": "বাশার আল-আসাদ কত সালে সিরীয় আরব প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিযুক্ত হন ?", "answers": [{"text": "২০০০", "start_byte": 910, "limit_byte": 922}]} {"id": "6912653342207481065-16", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "প্রশাসনিক সুবিধার্থে তুরস্ককে ৮১টি প্রদেশে বিভক্ত করা হয়েছে।[17] সব বিভাগ আবার সাতটি অঞ্চলে বিভক্ত। তবে এই সাতটি অঞ্চল কোনো প্রশাসনিক বিভাজন নয়।[37] প্রতিটি প্রদেশ কয়েকটি করে জেলায় বিভক্ত। তুরস্কে মোট জেলা আছে ৯২৩টি।[38] প্রতিটি প্রদেশের নামই সেই প্রদেশের রাজধানীর নাম। আর প্রতিটি প্রাদেশিক রাজধানী সংশ্লিষ্ট প্রদেশের কেন্দ্রীয় জেলা। সবচেয়ে বড় শহর ইস্তাম্বুল। এটি হচ্ছে তুরস্কের বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রবিন্দু। তুর্কি জনগণের প্রায় ৭০ দশমিক ৫ শতাংশ লোক শহরে বসবাস করে।[17]", "question_text": "প্রশাসনিক সুবিধার্থে তুরস্ককে বর্তমানে কয়টি প্রদেশে ভাগ করা হয়েছে ?", "answers": [{"text": "৮১", "start_byte": 84, "limit_byte": 90}]} {"id": "-300248677481756467-2", "language": "bengali", "document_title": "মৌমাছি", "passage_text": "প্রত্যেকটি মৌচাকে মৌমাছিরা বসতিবদ্ধ হয়ে একটি বড় পরিবার বা সমাজ গড়ে বাস করে ৷ আকার ও কাজের ভিত্তিতে মৌমাছিরা তিন সম্প্রদায়ে বিভক্ত:", "question_text": "আকার ও কাজের ভিত্তিতে মৌমাছি কয় প্রকার ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 295, "limit_byte": 304}]} {"id": "-5912921636804739291-0", "language": "bengali", "document_title": "রোম", "passage_text": "রোম বা রোমা (Italian: Roma [ˈroːma](listen), Latin: Rōma) ইতালির একটি ষর এবং বিশেষ কমুনে (\"Roma Capitale\" নামে)। রোম ইতালি ও লাসিও অঞ্চলের রাজধানী। ২.৯মিলিয়ন অধিবাসী নিয়ে 1,285km2 (496.1sqmi) এটি দেশের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে জনবহুল কমুনে এবং শহুরে জনসংখ্যা দ্বারা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের চতুর্থ সবচেয়ে জনবহুল শহর। রোম মেট্রোপলিটন শহরের জনসংখ্যা ৪.৩মিলিয়ন।[2] লাসিওর মধ্যে, টাইবার নদীর তীরে বরাবর, শহরটি ইতালীয় উপদ্বীপের কেন্দ্রীয় পশ্চিম অংশে অবস্থিত। ভ্যাটিকান সিটি, রোম শহরের সীমার মধ্যে একটি স্বাধীন দেশ, একটি শহরের মধ্যে একটি দেশের বিদ্যমানের একমাত্র উদাহরণ: এই কারণে রোমকে প্রায়ই দুই রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়।[3][4]", "question_text": "ইতালির সবচেয়ে জনবহুল শহরের নাম কী ?", "answers": [{"text": "রোম", "start_byte": 0, "limit_byte": 9}]} {"id": "-599295981278729258-0", "language": "bengali", "document_title": "চামড়া", "passage_text": "চামড়া হল মেরুদণ্ডী প্রাণীদের নরম বহিঃআবরন। অন্য প্রাণীদের আবরণ, যেমন সন্ধিপদের বহিঃকঙ্কালের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক উৎপত্তি, গঠন এবং রাসায়নিক রচনা আছে। স্তন্যপায়ী প্রাণির ক্ষেত্রে, ত্বক আচ্ছাদন তন্ত্রের একটি অঙ্গ যা এক্টোডার্মাল কলার একাধিক স্তর নিয়ে গঠিত, এবং অন্তর্নিহিত পেশী, হাড়, সন্ধিবন্ধনী এবং অভ্যন্তরীণ অঙ্গ রক্ষা করে। উভচর, সরীসৃপ, এবং পাখিদের একটি ভিন্ন প্রকৃতির চামড়া বর্তমান।[1] সকল স্তন্যপায়ীর ত্বকে কিছু চুল আছে, এমনকি সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী তিমি, ডলফিন, এবং শুশুক যারা লোমশূন্য মনে হয়। ত্বক পরিবেশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে এবং বাইরের থেকে প্রতিরক্ষার প্রথম লাইন হিসাবে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, চামড়া প্যাথোজেন[2] এবং অত্যধিক জল হ্রাসের[3] বিরুদ্ধে শরীর রক্ষা করায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর অন্যান্য কার্যাবলী অন্তরণ, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, সংবেদন, এবং ভিটামিন ডি ফোলেট্ উৎপাদন করা। মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ত্বক খুঁত টিস্যু গঠন করে আরোগ্য লাভ করে। এটি মাঝে মাঝে বর্ণহীন এবং রঞ্জকহীন হয়। ত্বকের পুরুত্বও জীবদেহে অবস্থান বিশেষে ভিন্ন হয়। উদাহরণস্বরূপ মানুষের মধ্যে চোখের নিচে এবং চোখের পাতার কাছাকাছি অবস্থিত চামড়া সবচেয়ে পাতলা ত্বক ০.৫ মিমি পুরু হয়, এবং প্রথম পক্বতা লক্ষণ যেমন \"বার্ধক্যের ফলে চোখের কুঁচন\" , বলিরেখা দেখাতে শুরু করে। করতল ও পায়ের পাতার নিচের অংশে চামড়া ৪ মিলিমিটার পুরু এবং পিঠ ১৪ মিমি পুরু হয় এবং এটিই শরীরের সবচেয়ে পুরু চামড়া। চামড়ায় ক্ষত নিরাময় গতি এবং মান ইস্ট্রজেন গ্রহণ দ্বারা উন্নীত হয়।[4][5][6]", "question_text": "চামড়া কী দ্বারা গঠিত ?", "answers": [{"text": "এক্টোডার্মাল কলার একাধিক স্তর নিয়ে", "start_byte": 581, "limit_byte": 678}]} {"id": "-2378249401658886441-1", "language": "bengali", "document_title": "ফিফা মহিলা বিশ্বকাপ", "passage_text": "পুরুষদের বিশ্বকাপ ফুটবলের অনুরূপভাবে এটিও প্রতি চার বছর অন্তর এই বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। মহিলাদের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতা নামের প্রথম বিশ্বকাপটি ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১১ সালের প্রতিযোগিতায় জাপান পেনাল্টি শ্যুট আউটে জয়ী হয়ে ট্রফি লাভ করে। বর্তমানে প্রতি আসরের চূড়ান্ত পর্যায়ে ১৬টি দল খেলে থাকে।", "question_text": "পুরুষদের জাতীয় ফুটবল ফিফা বিশ্বকাপ কত বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "চার", "start_byte": 132, "limit_byte": 141}]} {"id": "6395884892840249697-0", "language": "bengali", "document_title": "অতিস্থূলতা", "passage_text": "অতিস্থূলতা (English: Obesity, ওবেসিটি) হলো শরীরের এক বিশেষ অবস্থা, এই অবস্থায় শরীরে অতিরিক্ত স্নেহ বা চর্বি জাতীয় পদার্থ জমা হয় এবং স্বাস্থ্যের ওপর এর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ে, ফলে আয়ু কমে যেতে পারে এবং একইসঙ্গে শারীরিক নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।[1][2] বডি মাস ইনডেক্স (BMI) হলো শরীরের উচ্চতা ও ওজনের আনুপাতিক হার, যা দিয়ে বোঝা যায় যে কোনো ব্যক্তি মাত্রাধিক ওজন (pre-obese) বিশিষ্ট কিনা। যদি কারো বডি মাস ইনডেক্স (BMI) ২৫kg/m2 থেকে ৩০kg/m2মধ্যে থাকে তখন তাকে স্থূলকায় বা মোটা বলা যেতে পারে, আর যখন বডি মাস ইনডেক্স (BMI) ৩০kg/m2 বেশি থাকে তখন তাকে অতি স্থূলকায় বা অতিরিক্ত মোটা বলা হয়।[3]", "question_text": "অতিস্থূলতার ইংরেজি পরিভাষাটি কী ?", "answers": [{"text": "ওবেসিটি", "start_byte": 50, "limit_byte": 71}]} {"id": "-9039251820249263002-0", "language": "bengali", "document_title": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন", "passage_text": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "মাইক্রোসফট কোম্পানীর সদর অফিস কোথায় ?", "answers": [{"text": "যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে", "start_byte": 530, "limit_byte": 669}]} {"id": "-962233026089709530-0", "language": "bengali", "document_title": "লাওস", "passage_text": "লাওস (লাও ভাষা: ເມືອງລາວ ম্যিয়াং লাউ বা ປະເທດລາວ পাঠেট্‌ লাউ) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র। এর সরকারি নাম গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী লাওস (লাও ভাষায়: ສາທາລະນະລັດ ປະຊາທິປະໄຕ ປະຊາຊົນລາວ সাঠালানালাট্‌ পাসাঠিপাটাই পাসাসন্‌ লাউ)। দেশটি পূর্বে ইন্দোচীন ইউনিয়ন তথা ফরাসি ইন্দোচীনের অংশ ছিল। ১৯৫৩ সালে দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে। দেশটি ১৯৬০-এর দশকে ভিয়েতনাম যুদ্ধ এ জড়িয়ে পড়ে। ১৯৭৫ সালে একটি সাম্যবাদী বিপ্লব দেশটির ছয়-শতাব্দী-প্রাচীন রাজতন্ত্রের পতন ঘটায় এবং একটি গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে দেশটি পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। লাওস একটি পর্বতময়, স্থলবেষ্টিত দেশ। এর উত্তরে চীন, পূর্বে ভিয়েতনাম, দক্ষিণে ক্যাম্বোডিয়া, এবং পশ্চিমে ও উত্তর-পশ্চিমে থাইল্যান্ড ও মিয়ানমার। লাওস খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ এবং জাতিগতভাবে বিচিত্র। লাও ভাষা এখানকার সরকারি ভাষা। ভিয়েনতিয়েন বা ভিয়াং চান দেশের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।", "question_text": "গণপ্রজাতন্ত্রী লাওসের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "ভিয়েনতিয়েন", "start_byte": 2034, "limit_byte": 2070}]} {"id": "7729282937926963889-0", "language": "bengali", "document_title": "রঘুনাথ মন্দির", "passage_text": "রঘুনাথ মন্দির হচ্ছে নিজস্ব শিখর সংবলিত সাতটি হিন্দু মন্দিরের সমষ্টি। এটি উত্তর ভারতের অন্যতম বড় মন্দির। এটি ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর অঙ্গরাজ্যের জম্মুতে অবস্থিত। মন্দিরটি ১৮২২-১৮৬০ সালের ভেতর জামওয়াল রাজপুত গোষ্ঠির মহারাজা গুলাব সিং এবং তার পুত্র মহারাজা রনবির সিং তৈরি করেন। মন্দিরে অনেকগুলো দেবতার মূর্তি থাকলেও প্রধান দেবতা হচ্ছে বিষ্ণুর অবতার রাম। মন্দিরের পেঁচানো এবং স্বর্ণখচিত স্তম্ভগুলোতে মুঘল স্থাপত্যের চিহ্ন দেখা যায়, তবে প্রধান মন্দিরের উপর স্তম্ভটি শিখ স্থাপত্য অনুসারে তৈরি। দেয়ালের বিভিন্ন তাকে ৩০০টি বিভিন্ন দেবদেবীর মূর্তি দেখা যায়। প্রধান মন্দিরের ১৫ টি প্যানেলে বিভিন্ন চিত্রকর্ম রয়েছে, যেগুলো রামায়ন, মহাভারত এবং ভগবত গীতার কাহিনী অনুসারে অঙ্কিত।   ", "question_text": "উত্তর ভারতের রঘুনাথ মন্দিরটির নির্মাতা কে ?", "answers": [{"text": "গুলাব সিং এবং তার পুত্র মহারাজা রনবির সিং", "start_byte": 604, "limit_byte": 713}]} {"id": "-2624746090422723703-8", "language": "bengali", "document_title": "জিন", "passage_text": "২। মিউটন (Muton): একে জিন মিউটেশনের একক বলা হয়। এতে মিউটেশন সংঘটিত হয়। এক বা একাধিক নিউক্লিওটাইড নিয়ে এটি গঠিত হয়।", "question_text": "জিন মিউটেশনের একক কী ?", "answers": [{"text": "মিউটন", "start_byte": 7, "limit_byte": 22}]} {"id": "-3826330664176189485-10", "language": "bengali", "document_title": "সমাজতত্ত্বের ইতিহাস", "passage_text": "সেণ্ট সাইমনের সামাজিক চুক্তির রাজনৈতিক দর্শন দ্বারা প্রভাবিত হয়ে, প্রকৃত জ্ঞানদানের পরের লেখায়, অগাস্ট কোৎ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার মাধ্যমে সামাজিক রাজত্বে মানবজীবনের সব গবেষণায় ঐক্যসাধনের আশা করেছিলেন। তাঁর নিজের সমাজতাত্ত্বিক পরিকল্পনা ছিল মূলত ১৯ শতকের মানবতাবাদী আদর্শ; তিনি বিশ্বাস করতেন সব মানুষের জীবন স্বতন্ত্র ঐতিহাসিক পর্যায় অতিক্রম করে এবং যদি কেউ এই অগ্রগতি উপলব্ধি করতে পারে, তবে সে সামাজিক দুর্ভাগ্যের প্রতিকার করতে পারবে। কোঁতের স্কিমে সমাজবিজ্ঞান ছিল \"রাণী বিজ্ঞান\"; প্রথম দিকে সব মৌলিক ভৌত বিজ্ঞান এসেছে, যা মানবসমাজের সবচেয়ে মৌলিকভাবে কঠিন বিজ্ঞানের নেতৃত্ত্ব দিয়েছে।[18] কোঁত এইভাবে \"সমাজতত্ত্বের জনক\" হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।[18] কোৎ তার ইতিবাচক দর্শনশাস্ত্রে কোর্সে [১৮৩০-১৮৪২] তার বৃহত্তর বিজ্ঞানের দর্শন অঙ্কিত করেছিলেন, পক্ষান্তরে তার পজিটিভিজমের সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গি (১৮৬৫) সমাজবিজ্ঞানের নির্দিষ্ট লক্ষের দিকে জোর দেন।", "question_text": "সমাজতত্ত্ব-এর জনক কাকে বলা হয় ?", "answers": [{"text": "অগাস্ট কোৎ", "start_byte": 264, "limit_byte": 292}]} {"id": "-6788603709691636928-0", "language": "bengali", "document_title": "আডলফ হিটলার", "passage_text": "আডলফ হিটলার ( [ˈadɔlf ˈhɪtlɐ] জার্মান ভাষায়: Adolf Hitler আডল্‌ফ্‌ হিট্‌লা) (২০শে এপ্রিল, ১৮৮৯ - ৩০শে এপ্রিল, ১৯৪৫) অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত জার্মান রাজনীতিবিদ যিনি ন্যাশনাল সোশ্যালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। হিটলার ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানির চ্যান্সেলর এবং ১৯৩৪ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত সে দেশের ফিউরার ছিলেন।", "question_text": "আডলফ হিটলার কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২০শে এপ্রিল, ১৮৮৯", "start_byte": 159, "limit_byte": 204}]} {"id": "4504326333406178570-1", "language": "bengali", "document_title": "হিমবাহ", "passage_text": "ভারতের উত্তরে পাকিস্তানের কারাকোরাম পর্বতমালাতে অবস্থিত গ্রেট বালটোরা পৃথিবীর দীর্ঘতম হিমবাহ। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৮ কিলোমিটার। হিমালয়ের এভারেস্ট শৃঙ্গের কাছে রংবুক ও কাশৃঙ্গ হিমবাহ অবস্থিত। অস্ট্রিয়া-ইতালি সীমান্তে আল্পস পর্বতমালার সিমিলাউন হিমবাহে ১৯৯১ সালে একজন মানুষের অবিকৃত দেহের সন্ধান পাওয়া যায়। ধারণা করা হয় দেহটি প্রায় ৫,৩০০ বছর সেখানে সমাহিত হয়ে ছিল।", "question_text": "পৃথিবীর দীর্ঘতম হিমবাহ কোনটি ?", "answers": [{"text": "গ্রেট বালটোরা", "start_byte": 156, "limit_byte": 193}]} {"id": "-6063833586326376937-0", "language": "bengali", "document_title": "পলাশীর যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সাথে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পলাশী নামক স্থানে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল তাই পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত। ১৭৫৭ সালের জুন ২৩ তারিখে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন এবং ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠার পথ সূচিত হয়।\n", "question_text": "১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে কে পরাজিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "সিরাজউদ্দৌলা", "start_byte": 555, "limit_byte": 591}]} {"id": "1621493819104226532-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট ব্যাট", "passage_text": "ক্রিকেট ব্যাট ক্রিকেট খেলায় ব্যাটসম্যান কর্তৃক বলকে আঘাত করার জন্য ব্যবহৃত একটি সরঞ্জাম; সাধারণতঃ যা উইলো কাঠের তৈরি একটি সরু হাতল যুক্ত এবং সমতল সম্মুখভাগের হয়। ব্যাটটি দৈর্ঘ্যে ৩৮ ইঞ্চির কম (৯৬৫ মিমি) এবং প্রস্থে ৪.২৫ ইঞ্চির কম (১০৮ মিমি) হয়ে থাকে। এটি সর্বপ্রথম ১৬২৪ সালে ব্যবহৃত হয়েছিলো বলে জানা যায়।", "question_text": "ক্রিকেট খেলার জন্য ব্যবহৃত ব্যাটটি কোন কাঠ দ্বারা তৈরি করা হয় ?", "answers": [{"text": "উইলো", "start_byte": 274, "limit_byte": 286}]} {"id": "7420675176003862159-2", "language": "bengali", "document_title": "পিরামিড", "passage_text": "পিরামিড পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তম আশ্চর্যের একটি। প্রাচীন মিশর শাসন করতেন ফিরাউনরা (প্রাচীন মিশরীয় শাসক বা রাজাদের ফিরাউন (Pharaoh) বলা হতো)। তাদেরকে কবর বা সমাধী দেয়ার জন্যই পিরামিড নির্মান করা হতো। মিসরে ছোটবড় ৭৫টি পিরামিড আছে। সবচেয়ে বড় এবং আকর্ষনীয় হচ্ছে গিজা'র পিরামিড যা খুফু'র পিরামিড হিসেবেও পরিচিত। এটি তৈরি হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ বছর আগে। এর উচ্চতা প্রায় ৪৮১ ফুট। এটি ৭৫৫ বর্গফুট জমির উপর স্থাপিত। এটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল প্রায় ২০ বছর এবং শ্রমিক খেটেছিল আনুমানিক ১ লাখ। পিরামিডটি তৈরি করা হয়েছিল বিশাল বিশাল পাথর খন্ড দিয়ে। পাথর খন্ডের এক একটির ওজন ছিল প্রায় ৬০ টন, আর দৈর্ঘ্য ছিল ৩০ থেকে ৪০ ফুটের মত। এগুলো সংগ্রহ করা হয়েছিল দূর দুরান্তের পাহাড় থেকে। পাথরের সাথে পাথর জোড়া দিয়ে পিরামিড তৈরি করা হত। চার হাজারের বছরের পুরানো এক সমাধিতে অঙ্কিত এক চিত্রে দেখা যায় এক বিশাল স্তম্ভকে স্লেজে করে সরানো হচ্ছে; অনেক মানুষ রশি দিয়ে সেই স্লেজ টেনে নিচ্ছে। আর তাদের মধ্যে একজন পাত্র থেকে জল ঢালছে বালির উপরে। এতে ঘর্ষণ প্রায় অর্ধেক হয়ে যায়। এভাবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আড়াই টন ওজনের এক একটা ব্লক।[1]", "question_text": "মিশরের উচ্চতম পিরামিডটির উচ্চতা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৪৮১ ফুট", "start_byte": 977, "limit_byte": 1015}]} {"id": "-5941097019294312829-1", "language": "bengali", "document_title": "গিরিশ চন্দ্র সেন", "passage_text": "ভাই গিরিশচন্দ্র সেন বর্তমান নরসিংদী জেলার পাঁচদোনা গ্রামে এক বিখ্যাত দেওয়ান বৈদ্যবংশে জন্মগ্রহণ করেন।[1] গিরিশচন্দ্রের পিতা ছিলেন মাধবরাম সেন এবং পিতামহ ছিলেন রামমোহন সেন। গিরিশচন্দ্ররা ছিলেন তিন ভাই। ঈশ্বরচন্দ্র সেন, হরচন্দ্র সেন এবং সর্বকনিষ্ঠ গিরিশচন্দ্র সেন। ভাই গিরিশচন্দ্র সেনের পরিবার ছিল অত্যন্ত গোঁড়াপন্থি। পরিবারে সনাতন ধর্মের আচরণ প্রয়োজনের তুলনায় একটু বাড়াবাড়ি রকমভাবেই মেনে চলা হতো। এমন একটি কুসংস্কারাচ্ছন্ন পরিবারে জন্ম নিয়েও গিরিশচন্দ্র সেন একজন সম্পূর্ণ সংস্কার মুক্ত মানুষ হয়েছিলেন। অন্য ধর্মের উপর গবেষণা করে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।", "question_text": "কুরআন- এর প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশচন্দ্র সেনের জন্মস্থান কোথায় ?", "answers": [{"text": "নরসিংদী জেলার পাঁচদোনা গ্রামে এক বিখ্যাত দেওয়ান বৈদ্যবংশে", "start_byte": 76, "limit_byte": 236}]} {"id": "-4013739044801291463-4", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "খালিমপুর তাম্রলিপি অনুসারে, প্রথম পাল রাজা গোপাল ছিলেন বাপ্যত নামে এক যোদ্ধার পুত্র। রামচরিতম্‌ গ্রন্থে বলা হয়েছে যে, পাল রাজাদের পিতৃভূমি (‘জনকভূ’) ছিল বরেন্দ্র (উত্তরবঙ্গ)। এই রাজবংশের জাতিগত উৎস অজ্ঞার। পরবর্তীকালের নথিপথ দাবি করে যে, গোপাল ছিলেন কিংবদন্তি সূর্যবংশের এক ক্ষত্রিয়। বল্লালচরিত গ্রন্থেও বলা হয়েছে যে, পাল সম্রাটেরা ছিলেন ক্ষত্রিয়। তারানাথের ভারতে বৌদ্ধধর্মের ইতিহাস ও ঘনারাম চক্রবর্তীর ধর্মমঙ্গল কাব্যেও (উভয় গ্রন্থই খ্রিষ্টীয় ১৬শ শতাব্দীতে রচিত) একই দাবি করা হয়েছে। রামচরিতম্‌ গ্রন্থে পঞ্চদশ পাল সম্রাট রামপালকে ক্ষত্রিয় বলা হয়েছে। পাল রাজবংশকে পৌরাণিক সূর্যবংশের উত্তরসূরি বলে যে দাবি করা হয়, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। সম্ভবত এই রাজবংশের উৎসটি খুবই সাধারণ এবং তাকে আবৃত করার জন্যই এমন দাবি করা হয়েছিল।[7] মঞ্জুশ্রীমূলকল্প প্রভৃতি গ্রন্থে পাল রাজবংশকে শূদ্র বলা হয়েছে। সম্ভবত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হওয়ার জন্য এই দাবি করা হয়।[8][9][10][11][12][13][14] আবুল-ফজল ইবন মুবারকের আইন-ই-আকবরি গ্রন্থে পালদের কায়স্থ বলা হয়েছে। কোনও কোনও উপাখ্যানে এমন দাবিও করা হয়েছে যে, গোপাল সম্ভবত ব্রাহ্মণ বংশের সন্তান ছিলেন।[15][16]", "question_text": "পাল সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "গোপাল", "start_byte": 115, "limit_byte": 130}]} {"id": "-4500128313994627367-20", "language": "bengali", "document_title": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী", "passage_text": "১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি গান্ধীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। সে সময় তিনি নতুন দিল্লীর বিরলা ভবন (বিরলা হাউস) মাঝে রাত্রিকালীন পথসভা করছিলেন। তার হত্যাকারী নাথুরাম গডসে ছিলেন একজন হিন্দু মৌলবাদী যার সাথে চরমপন্থী হিন্দু মহাসভার যোগাযোগ ছিল। হিন্দু মহাসভা পাকিস্তানীদের অর্থ সাহায্য দেবার প্রস্তাব করে ভারতকে দূর্বল করার জন্য গান্ধীকে দোষারোপ করে।[8] গোডসে এবং সহায়তাকারী নারায়ণ আপতেকে পরবর্তীতে আইনের আওতায় এনে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। ১৯৪৯ সালের ১৪ নভেম্বর তাদের ফাঁসি দেয়া হয়। নতুন দিল্লীর রাজঘাটের স্মুতিসৌধে আছে \"হে রাম\" যাকে অনুবাদ করে বলা যায় \"ও ঈশ্বর\" এত দুটি শব্দ দুটিকে গান্ধীর শেষ কথা বলে বিশ্বাস করা হয়, অবশ্য এই উক্তির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ আছে।[9] জওহরলাল নেহরু রেডিওতে জাতীর উদ্দশ্যে ভাষণে বলেন:", "question_text": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী বা মহাত্মা গান্ধীকে কে হত্যা করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "নাথুরাম গডসে", "start_byte": 402, "limit_byte": 436}]} {"id": "-4481663023882609747-11", "language": "bengali", "document_title": "মালয়েশিয়া", "passage_text": "মালয় ভাষা মালয়েশিয়ার সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় অর্ধেক সংখ্যক লোক মালয় ভাষাতে কথা বলে। । মালয়েশিয়াতে আরও প্রায় ১৩০টি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে চীনা ভাষার বিভিন্ন উপভাষা, বুগিনীয় ভাষা, দায়াক ভাষা, জাভানীয় ভাষা এবং তামিল ভাষা উল্লেখযোগ্য। বাজার মালয় ভাষা বহুজাতিক বাজারের ভাষা হিসেবে প্রচলিত এবং সাবাহ প্রদেশে সার্বজনীন ভাষা বা লিঙ্গুয়া ফ্রাংকা হিসেবে ব্যবহৃত।\nআনুষ্ঠানিক ভাষা বাহাসা মালয়েশিয়া। তবে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মানুষ নিজ নিজ ভাষায়কথা বলে। দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে স্কুল পর্যায় থেকেই ইংরেজী শেখানো হয়। দৈনন্দিন যোগাযোগ এবং ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ইংরেজীর বহুল ব্যবহার আছে।", "question_text": "মালয়েশিয়ার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "মালয়", "start_byte": 0, "limit_byte": 15}]} {"id": "-9022297348229299392-0", "language": "bengali", "document_title": "ফ্রান্সিসকো পিসার্‌রো", "passage_text": "\nফ্রান্সিস্‌কো পিসার্‌রো, লোস আতাবিয়োসের প্রথম মার্কেস (Spanish: Francisco Pizarro, 1 º Marqués de Atabillos los; ১৪৭১ বা ১৪৭৬ – ২৬শে জুন, ১৫৪১) ছিলেন একজন স্পেনীয় দখলদার (Spanish conquistador) যিনি ষোড়শ শতাব্দীতে স্পেনের রাজা প্রথম চার্লসের জন্য ইনকা সাম্রাজ্য দখল করেন এবং ১৫৩৫ সালে পেরুর রাজধানী, লিমা আবিষ্কার করেন।", "question_text": "পেরুর রাজধানী কে ?", "answers": [{"text": "লিমা", "start_byte": 669, "limit_byte": 681}]} {"id": "-8615836720976673467-9", "language": "bengali", "document_title": "ছিয়াত্তরের মন্বন্তর", "passage_text": "১৭৫৬ সালে নবাব সিরাজউদৌল্লা কলকাতা দখল করে নেবার পরে (২০ জুন) লর্ড ক্লাইভ এবং ওয়াটসন তামিলনাড়ু থেকে জাহাজযোগে সৈন্যবাহিনী নিয়ে আসেন ও কোলকাতা পুনর্দখল করেন(২জানুয়ারি,১৭৫৭)। চন্দননগর দখল করার পরে সিরাজউদৌল্লাকে উৎখাত করার জন্য সিরাজের পরিবারের কয়েকজন ও মীরজাফর, উমিচাঁদ, জগত শেঠ প্রমুখদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করেন। চুক্তি মতো কাজ হয় ও নদীয়ার পলাশির প্রান্তরে সিরাজউদৌল্লার সঙ্গে প্রহসন মূলক যুদ্ধ হয়। সিরাজউদৌল্লা পরাজিত হয়ে পালাবার কালে ধরা পড়ে নিহত হন। চুক্তি মতো মীরজাফর নবাব হন এবং ক্লাইভ নগদ ত্রিশ লক্ষ টাকা ও চব্বিশ পরগনার জায়গিরদারি লাভ করেন। জায়গির থেকে ক্লাইভের বছরে তিন লক্ষ টাকা আয় হত। পরে ১৭৬০-এ ক্লাইভ দেশে ফিরে যান। এ দিকে তার অভাবে ইংরেজরা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে, তখন আবার ক্লাইভের ডাক পড়ে। ক্লাইভ এ দেশে আবার ফিরে আসেন ১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে এবং ইংরেজ সরকারের গভর্নর নিযুক্ত হন। তিনি তখন দিল্লির বাদশাহ শাহ আলমের কাছ থেকে বাংলা-বিহার-ওড়িশার দেওয়ানি লাভ করেন(১৭৬৫, আগস্ট ১)।বিহার-ওড়িশার প্রকৃত শাসন ক্ষমতা লাভ করে, নবাবের নামে মাত্র অস্তিত্ব থাকে। ফলে পূর্ব ভারতের এই অঞ্চলে যে শাসন-ব্যবস্থা চালু হয় তা দ্বৈত শাসন নামে পরিচিত। নবাবের হাতে থাকে প্রশাসনিক দায়িত্ব, আর রাজস্ব আদায় ও ব্যয়ের পূর্ণ কর্তৃত্ব পায় কোম্পানি। এতে বাংলার নবাব আসলে ক্ষমতাহীন হয়ে পড়ে আর এই সুযোগে কোম্পানির লোকেরা খাজনা আদায়ের নামে অবাধ লুণ্ঠন ও অত্যাচার শুরু করে দেয়।সে বছর অত্যধিক বৃষ্টিপাত ও বন্যার গ্রাস থেকে কৃষক ফসল ঘরে তুলতে পারে নি। তদুপরি ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থা এবং খাদ্যবাজারে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যের ফলে অবস্থার চরম অবনতি ঘটে। অথচ ব্রিটিশরাজের কোম্পানি শাসকরা পুরো বিষয়টিকে প্রাকৃতিক বিপর্যয় বলে দাবি করে। কিন্তু ভিন্ন সাক্ষ্য থেকে জানা যায় যে, ১৭৬৮ সনে আদায়কৃত রাজস্ব দেড় কোটি রুপির চেয়ে ১৭৭১ সনের আদায়কৃত রাজস্বের পরিমাণ ৫,২২,০০০ রুপি বেশি ছিল, অথচ এর আগের বছরেই ঘটে যায় দুর্ভিক্ষ। এভাবে, কোম্পানি শাসনের সহযোগিতায়, খাদ্যশস্যের বাজার থেকে মুনাফা লুট এবং অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার কারণে জনমানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছে। পরিণতিতে মারাত্মক দুর্ভিক্ষপীড়িত এলাকাগুলি হয়ে পড়ে জনশূন্য। জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ, প্রায় ১০ মিলিয়ন(১ কোটি) মানুষ দুর্ভিক্ষে মারা যায়। কৃষি উৎপাদন আর রাজস্ব আদায় অনুরূপহারে কমে যায়। দেশে দেখা দেয় চরম বিপর্যয় ও দুর্ভিক্ষ। কয়েক লক্ষ মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যান। এটাই ইতিহাসখ্যাত ছিয়াত্তরের মন্বন্তর।", "question_text": "বাংলার ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের মূল কারণ কী ?", "answers": [{"text": "অত্যধিক বৃষ্টিপাত ও বন্যা", "start_byte": 3405, "limit_byte": 3474}]} {"id": "7746019275069598974-1", "language": "bengali", "document_title": "মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব", "passage_text": "মহাবিস্ফোরণ শব্দটি স্থূল অর্থে প্রাচীনতম একটি বিন্দুর অতি শক্তিশালী বিস্ফোরণকে বোঝায় যার মাধ্যমে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছিল, আবার অন্যদিকে এই বিস্ফোরণকে কেন্দ্র করে মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও গঠন নিয়ে বিশ্বতত্ত্বে যে মতবাদের সৃষ্টি হয়েছে তাকেও বোঝায়। এর মাধ্যমেই মহাবিশ্বের প্রাচীনতম বস্তুসমূহের গঠন সম্পর্কে ব্যাখ্যা পাওয়া যায়, যার জন্য মহাবিস্ফোরণ মতবাদের পরই আলফার-বেটে-গ্যামফ তত্ত্ব প্রণীত হয়েছে। মহাবিস্ফোরণের একটি উল্লেখযোগ্য ফলাফল হল, বর্তমানে মহাবিশ্বের অবস্থা অতীত এবং ভবিষ্যতের অবস্থা থেকে সম্পূর্ণ পৃথক। এই তত্ত্বের মাধ্যমেই ১৯৪৮ সালে জর্জ গ্যামফ অনুমান করতে পেরেছিলেন যে, মহাজাগতিক অণুতরঙ্গ পটভূমি বিকিরণের অস্তিত্ব রয়েছে। ১৯৬০-এর দশকে এটি আবিষ্কৃত হয় এবং স্থির অবস্থা তত্ত্বকে অনেকটাই বাতিল করে মহাবিস্ফোরণ তত্ত্বকে প্রমাণ করতে সমর্থ হয়।", "question_text": "মহাবিশ্ব সম্প্রসারণ তত্ত্বটি প্রথম কবে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬০-এর দশকে", "start_byte": 1726, "limit_byte": 1758}]} {"id": "-945485367769931264-0", "language": "bengali", "document_title": "জঁ পিয়াজে", "passage_text": "জঁ পিয়াজে (পূর্ণনাম জঁ উইলিয়াম ফ্রিৎস পিয়াজে; আ-ধ্ব-ব: [ʒɑ̃ pjaʒɛ]; French: Jean William Fritz Piaget) (৯ই আগষ্ট ১৮৯৬ - ১৬ই সেপ্টেম্বর ১৯৮০) একজন সুইজারল্যান্ডের মনোবিজ্ঞানী ও দার্শনিক। তিনি একজন জীববিজ্ঞানী হিসেবে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেছিলেন।", "question_text": "সুইজারল্যান্ডের মনোবিজ্ঞানী ও দার্শনিক জঁ পিয়াজের মৃত্যু সাল কত ?", "answers": [{"text": "১৯৮০", "start_byte": 281, "limit_byte": 293}]} {"id": "8835875250524667479-0", "language": "bengali", "document_title": "রিচার্ড উইডমার্ক", "passage_text": "রিচার্ড উইড উইডমার্ক (ডিসেম্বর ২৬, ১৯১৪-মার্চ ২৪, ২০০৮) একজন মার্কিন চলচ্চিত্র, মঞ্চ, এবং টেলিভিশন অভিনেতা ও প্রযোজক। \nতিনি তাঁর সর্বপ্রথম অভিনীত চলচ্চিত্র “কিস অফ ডেথ” – এ টমি উডো নামে একজন খলনায়কের ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য অস্কার মনোনয়ন পেয়েছিলেন। তিনি গোল্ডেন গ্লোব জয়ী হন সবচেয়ে উজ্জ্বল নবাগত হিসেবে। অভিনয় জীবনের শুরুর দিকে তিনি নোয়া চলচ্চিত্রে খলনায়কের ভূমিকায় বেশী অভিনয় করেন, তবে পরে তিনি নায়কের চরিত্রে অভিনয় করেন ওয়েস্টার্ন, নাট্য এবং ভয়ের চলচ্চিত্রে।\nচলচ্চিত্র জগতে অবদানের জন্য হলিউড ওয়াক অফ ফেইম-এ উইডমার্কের একটি তারকা আছে।", "question_text": "মার্কিন চলচ্চিত্র, মঞ্চ, এবং টেলিভিশন অভিনেতা ও প্রযোজক রিচার্ড উইড উইডমার্কের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "কিস অফ ডেথ", "start_byte": 412, "limit_byte": 438}]} {"id": "5244862003620727070-0", "language": "bengali", "document_title": "আর্জেন্টিনার ভাষা", "passage_text": "দক্ষিণ আমেরিকার স্পেনীয়ভাষী দেশগুলির মধ্যে আর্জেন্টিনা বৃহত্তম। স্পেনীয় ভাষা আর্জেন্টিনার সরকারি ভাষা।[2] ১৫১৬ সালে এখানে স্পেনীয় উপনিবেশ স্থাপনকারীদের পদার্পণ হয় এবং ১৮১৬ সাল পর্যন্ত দেশটি স্পেনের উপনিবেশ ছিল। ২০১০ সালের আদমশুমারি ও অন্যান্য গবেষণা অনুযায়ী আর্জেন্টিনাতে প্রায় ৪ কোটি ৯ লক্ষ লোক স্পেনীয় ভাষাতে কথা বলে (অর্থাৎ প্রায় সমগ্র জনসংখ্যা).[3][4]", "question_text": "আর্জেন্টিনার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "স্পেনীয়", "start_byte": 181, "limit_byte": 205}]} {"id": "4642028559631724689-1", "language": "bengali", "document_title": "হাসন রাজা", "passage_text": "\nহাছন রাজার জন্ম ১৮৫৪ সালের ২১ ডিসেম্বর (৭ পৌষ ১২৬১) সেকালের সিলেট জেলার সুনামগঞ্জ শহরের নিকটবর্তী সুরমা নদীর তীরে লক্ষণছিরি (লক্ষণশ্রী) পরগণার তেঘরিয়া গ্রামে। হাছন রাজা জমিদার পরিবারের সন্তান। তাঁর পিতা দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী ছিলেন প্রতাপশালী জমিদার। হাসন রাজা তাঁর তৃতীয় পুত্র। আলী রাজা তার খালাতো ভাই আমির বখ্‌শ চৌধুরীর নিঃসন্তান বিধবা হুরমত জাহান বিবিকে পরিণত বয়সে বিয়ে করেন। হুরমত বিবির গর্ভেই হাছন রাজার জন্ম।[4] হাছনের পিতা দেওয়ান আলী রাজা তাঁর অপূর্ব সুন্দর বৈমাত্রেয় ভাই দেওয়ান ওবেদুর রাজার পরামর্শ মত তাঁরই নামের আকারে তাঁর নামকরণ করেন অহিদুর রাজা।", "question_text": "দেওয়ান হাসন রাজা চৌধুরী কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৫৪ সালের ২১ ডিসেম্বর", "start_byte": 43, "limit_byte": 103}]} {"id": "-5204568659066136602-1", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য ([دَوْلَتِ عَلِيّهٔ عُثمَانِیّه, Devlet-i Aliyye-i Osmâniyye]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help), আধুনিক তুর্কি: [Osmanlı İmparatorluğu বা Osmanlı Devleti]error: {{lang}}: text has italic markup (help)), ঐতিহাসিকভাবে তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক বলে পরিচিত, ছিল একটি ইসলামি সাম্রাজ্য। ১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রথম উসমান উত্তরপশ্চিম আনাতোলিয়ার দ্বায়িত্ব পান সেলযুক সাম্রাজ্য কতৃক। প্রথম দিকে সেলযুক সাম্রাজ্যের প্রতি অনুগত থাকলেও সেলজুক সাম্রাজ্যের ক্রান্তিলগ্নে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।\nএবং ধীরে ধীরে একটি বৃহত সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেলজুক রাজবংশের জামাতাও ছিলেন [7] এবং প্রথম উসমানের মাতা হালিমে সুলতান ছিলেন সেলজুক শাহজাদা নুমান এর মেয়ে অর্থাৎ আর্তুগুলের স্ত্রী প্রথম মুরাদ কর্তৃক বলকান জয়ের মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্য বহুমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হয়ে উঠে এবং খিলাফতের দাবিদার হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের কনস্টান্টিনোপল জয় করার মাধ্যমে উসমানীয়রা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য উচ্ছেদ করে।\n১৫২৬ সালে হাঙ্গেরি জয়ের পর ইউরোপের বলকান অঞ্চল সমূহ নিয়ে বড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।\n[8][9][10]", "question_text": "কনস্টান্টিনোপল সাম্রাজ্য কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৫২৬", "start_byte": 2245, "limit_byte": 2257}]} {"id": "69291154486973838-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা", "passage_text": "ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি দেশটির ঢাকা বিভাগের প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল এলাকাতে অবস্থিত। ঢাকা একটি অতিমহানগরী (মেগাশহর); ঢাকা মহানগরী এলাকার জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ।[3] জনসংখ্যার বিচারে এটি দক্ষিণ এশিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম শহর (দিল্লি, করাচি ও মুম্বইয়ের পরেই) এবং সমগ্র বিশ্বের নবম বৃহত্তম[4] শহর। জনঘনত্বের বিচারে ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ মহানগরী; ১৩৪ বর্গমাইল আয়তনের এই শহরে প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ১ লক্ষ ১৫ হাজার লোকের বাস।[5]", "question_text": "ঢাকার মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১৩৪ বর্গমাইল", "start_byte": 1265, "limit_byte": 1299}]} {"id": "-2759372690304549684-0", "language": "bengali", "document_title": "মিয়ানমার", "passage_text": "মিয়ানমার বা মায়ানমার (Burmese: မြန်မာ মিয়ামা, আ-ধ্ব-ব: [mjəmà]); প্রাক্তন নাম ও কথ্যরূপ বর্মা বা বার্মা (Burmese: ဗမာ বামা, আ-ধ্ব-ব: [bəmà]); প্রাচীন নাম ব্রহ্মদেশ) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। মায়ানমারের আনুষ্ঠানিক নাম হল মায়ানমার প্রজাতন্ত্র (Burmese: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာ နိုင်ငံတော် [pjìdàʊɴzṵ θàɴməda̰ mjəmà nàɪɴŋàɴdɔ̀] পিডাওঁযু থাঁমাডা মিয়ামা নাইঁঙাঁড)। মায়ানমারের রাজধানী নেপিডো (နေပြည်တော် [nèpjìdɔ̀] নেপিড)। তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে \"মিয়ানমার\" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় \"ইয়াঙ্গুন\"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়।", "question_text": "মায়ানমারের রাজধানী কোনটি ?", "answers": [{"text": "নেপিডো", "start_byte": 939, "limit_byte": 957}]} {"id": "8604785615451347339-3", "language": "bengali", "document_title": "গণচীন", "passage_text": "উত্তর চীন সমভূমি অঞ্চলে পীত নদীর উর্বর অববাহিকাতে বিশ্বের আদিতম সভ্যতাগুলির একটি হিসেবে চীনের উদয় হয়। হাজার হাজার বছর ধরে রাজারা বংশানুক্রমে চীনের রাজনৈতিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতেন। এর মধ্যে প্রথম রাজবংশটির নাম ছিল শিআ রাজবংশ(c.2070BCE)। ২২১ BCEছিন রাজবংশ অন্যান্য ৬টি বৃহত্তম রাজ্য করায়ত্ত করে প্রথম একীভূত চৈনিক সাম্রাজ্য গঠন করে। এর পরে বহু হাজার বছর ধরে চীনের বহুবার সম্প্রসারণ, বিভাজন, ও সংস্কার সাধন হয়েছে। ১৯১২ সালে সর্বশেষ রাজবংশ ছিং রাজবংশের পতন ঘটে ও এর স্থানে চীন প্রজাতন্ত্র স্থাপিত হয়। প্রজাতন্ত্রিটি ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত চীনের মূল ভূখন্ড শাসন করে। সে বছর চীনের গৃহযুদ্ধে সাম্যবাদী জনগণের মুক্তিবাহিনীর বিরুদ্ধে এটি পরাজয় বরণ করেন। চীনের সাম্যবাদী দল ১৯৪৯ সালের ১লা অক্টোবর বেইজিং শহরে গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠা করে। চীন প্রজাতন্ত্র সরকার তাইওয়ান দ্বীপে স্থানান্তরিত হন এবং সেখানে সাময়িক রাজধানী হিসেবে তাইপেই প্রতিষ্ঠা করেন। চীন প্রজাতন্ত্র সরকার ও গণপ্রজাতন্ত্রী চীন সরকার উভয়েই সমগ্র চীনের একমাত্র আইনসম্মত সরকার হিসেবে নিজেদের দাবী করে আসছে, তবে গণপ্রজাতন্ত্রী চীন সরকার বেশি অঞ্চলের অধিকারী এবং সারা বিশ্বে এর স্বীকৃতিও বেশি।", "question_text": "গণপ্রজাতান্ত্রিক চীন রাষ্ট্র কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৪৯ সালের ১লা অক্টোবর", "start_byte": 1766, "limit_byte": 1826}]} {"id": "1483548724338068665-2", "language": "bengali", "document_title": "মৌর্য্য সাম্রাজ্য", "passage_text": "\nচাণক্য তক্ষশীলার[6] ব্রাহ্মণ[7] আচার্য্য[8] এবং বিষ্ণুর উপাসক ছিলেন।.[9] চাণক্যের সহায়তায় চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য্য একটি সুবিশাল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন। প্রবাদানুসারে, মগধ শাসনকারী নন্দ রাজবংশের সম্রাট ধননন্দ দ্বারা অপমানিত হয়ে চাণক্য নন্দ সাম্রাজ্য ধ্বংস করার প্রতিজ্ঞা করেন।[10] চন্দ্রগুপ্তকথা নামক গ্রন্থানুসারে, চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য্য ও চাণক্যের সেনাবাহিনী প্রথমদিকে নন্দ সাম্রাজ্যের কর্তৃক পরাজিত হয়। কিন্তু চন্দ্রগুপ্ত এরপর বেশ কয়েকটি যুদ্ধে ধননন্দ ও তাঁর সেনাপতি ভদ্রশালাকে পরাজিত করতে সক্ষম হন এবং অবশেষে পাটলিপুত্র নগরী অবরোধ করে ৩২১ খ্রিটপূর্বাব্দে মাত্র কুড়ি বছর বয়সে নন্দ সাম্রাজ্য অধিকার করেন।[11] বিশাখদত্ত রচিত মুদ্রারাক্ষস নামক সংস্কৃত নাটকে চাণক্যের কূটনৈতিক বুদ্ধির সহায়তায় চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য্যের শাসন প্রতিষ্ঠার ঘটনা বর্ণিত রয়েছে।", "question_text": "মৌর্য্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য্য", "start_byte": 231, "limit_byte": 286}]} {"id": "8663286027793342901-0", "language": "bengali", "document_title": "বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়", "passage_text": "\n\nবিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১২ই সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ - ১লা সেপ্টেম্বর, ১৯৫০[1]) ছিলেন একজন জনপ্রিয় ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত উপন্যাস ও ছোটগল্প লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। পথের পাঁচালী ও অপরাজিত তাঁর সবচেয়ে বেশি পরিচিত উপন্যাস। অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে আরণ্যক, আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী ও অশনি সংকেত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উপন্যাসের পাশাপাশি বিভূতিভূষণ প্রায় ২০টি গল্পগ্রন্থ, কয়েকটি কিশোরপাঠ্য উপন্যাস ও কয়েকটি ভ্রমণকাহিনী এবং দিনলিপিও রচনা করেন। বিভূতিভূষণের পথের পাঁচালী উপন্যাস অবলম্বনে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন। ১৯৫১ সালে ইছামতী উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার রবীন্দ্র পুরস্কার (মরণোত্তর) লাভ করেন।", "question_text": "বাংলা ঔপন্যাসিক বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১২ই সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪", "start_byte": 80, "limit_byte": 134}]} {"id": "-6808521648126008316-20", "language": "bengali", "document_title": "লিনাক্স", "passage_text": "বেশিরভাগ কোড (৭১%) সি দ্বারা উন্নয়নকৃত, এর পাশাপাশি অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষাও ব্যবহার হয়েছে যেমন, সি++, এসেম্বলি ল্যাঙ্গুয়েজ, পার্ল, পাইথন, ফোরট্রান এবং বিভিন্ন শেল স্ক্রিপ্টিং ভাষা। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেক বা তার কিছু বেশি লাইন জিপিএল লাইসেন্সের আওতায় রয়েছে। লিনাক্স কার্নেল নিজে ছিল ২.৪ মিলিয়ন লাইন কোড, অথবা মোট পরিমাণের ৮%।", "question_text": "লিনাক্স বা গ্নু/লিনাক্স-এর পোগ্রামিং ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "সি", "start_byte": 45, "limit_byte": 51}]} {"id": "-7851696522027993073-2", "language": "bengali", "document_title": "ভৌত রাশি", "passage_text": "পদার্থবিজ্ঞানে রাশিকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে শ্রেণিবিন্যাস করা হয়েছে। মৌলিকত্বের দিক থেকে রাশি দুই প্রকার। যথাঃ ১। মৌলিক রাশি ও ২। যৌগিক রাশি।", "question_text": "মৌলিকত্বের দিক থেকে রাশি কয় প্রকার ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 264, "limit_byte": 273}]} {"id": "7560401120187097084-7", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের ঔষধ শিল্প", "passage_text": "বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির তথ্যমতে, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ২৬৯টিরও বেশী ছোট-বড় ওষুধ কারখানা রয়েছে, এর মধ্যে ১৬৪টি কারখানা নিয়মিতভাবে ওষুধ উত্পাদন করে যাচ্ছে। [3]", "question_text": "বর্তমানে (২০১৯) বাংলাদেশে মোট কতগুলি ওষুধ কোম্পানি আছে ?", "answers": [{"text": "২৬৯টিরও বেশী", "start_byte": 178, "limit_byte": 212}]} {"id": "7100243147611110498-3", "language": "bengali", "document_title": "জগদীশ চন্দ্র বসু", "passage_text": "জগদীশ কলকাতার হেয়ার স্কুল থেকে পড়াশোনা করে ১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে বিএ পাশ করেন।[5] এই কলেজে ইউজিন ল্যাফন্ট নামক একজন খ্রিষ্টান যাজক প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের ওপর তাঁর আগ্রহ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।[4][6]:৩-১০ এরপর তিনি আইসিএস পরীক্ষায় বসার জন্য ইংল্যান্ডে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলেও ভগবান চন্দ্র এতে রাজী হননি কারণ তিনি চেয়েছিলেন তাঁর পুত্র একজন বিদ্বান হোন।[8]", "question_text": "স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু কত সালে বি.এ পাশ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৭৯", "start_byte": 121, "limit_byte": 133}]} {"id": "191043718888057926-0", "language": "bengali", "document_title": "অপারেশন জ্যাকপট", "passage_text": "অপারেশন জ্যাকপট বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নৌ-সেক্টর পরিচালিত সফলতম গেরিলা অপারেশন। এটি ছিল একটি আত্মঘাতী অপারেশন। এ অপারেশন ১৯৭১-এর ১৫ আগস্ট রাত ১২টার পর অর্থাৎ ১৬ আগস্ট প্রথম প্রহরে চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর এবং দেশের অভ্যন্তরে চাঁদপুর ও নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরে একই সময়ে পরিচালিত হয়।[6] ১০নং সেক্টরের অধীনে ট্রেনিং প্রাপ্ত নৌ কমান্ডো যোদ্ধাদের অসীম সাহসিকতার নিদর্শন এই অপারেশন জ্যাকপট। এই গেরিলা অপারেশনে পাকিস্তানি বাহিনীর অনেকগুলো অস্ত্র ও রসদবাহী জাহাজ ধ্বংসপ্রাপ্ত ও বড় রকমের ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ও ধ্বংসপ্রাপ্ত জাহাজগুলোর মধ্যে পাকিস্তানি বাহিনীকে সাহায্যকারী অনেকগুলো বিদেশি জাহাজও থাকায় এই অপারেশন বাংলাদেশের যুদ্ধ এবং যোদ্ধাদেরকে সারা বিশ্বে পরিচিতি পাইয়ে দেয়।সারা বিশ্ব বুঝতে পারে বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে পাল্লা দিয়েই লড়ছে।", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নৌ-সেক্টর পরিচালিত অপারেশন জ্যাকপট কোথায় সংঘটিত হয় ?", "answers": [{"text": "চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর এবং দেশের অভ্যন্তরে চাঁদপুর ও নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরে", "start_byte": 511, "limit_byte": 733}]} {"id": "8695577586615119311-3", "language": "bengali", "document_title": "ওয়াই-ফাই", "passage_text": "১৯৮৫ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেলিকম নিয়ন্ত্রক ফেডারেল কমিউনিকেশন কমিশন (এফসিসি) কর্তৃক বেনামে বর্ণমালার কয়েকটি ব্যান্ড খোলার জন্য অনুমতি দেয় যা ওয়াই-ফাই নামে পরিচিত । যেখানে সরকারি লাইসেন্সের প্রয়োজন ছাড়াই ব্যবহার করতে অনুমতি দেয়া হয়েছিল । ঐ সময় এই পদক্ষেপ সম্পর্কে খুব কম লোকই জানত ; এছাড়া হ্যাম-রেডিও চ্যানেলটি ছিল লাইসেন্সহীন একটি বর্ণালী। কিন্তু এফসিসির কর্মচারী, মাইকেল মার্কাস ছিল স্বপ্নদর্শী প্রকৌশলী যিনি শিল্প, বৈজ্ঞানিক ও চিকিৎসা ব্যান্ড থেকে তিন ভাগের এক ভাগ স্পেকট্রাম গ্রহণ করেন এবং যোগাযোগ উদ্যোক্তাদের কাছে তাদেরকে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন।", "question_text": "ওয়াই-ফাই প্রথম কোন কোম্পানী চালু করে ?", "answers": [{"text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেলিকম নিয়ন্ত্রক ফেডারেল কমিউনিকেশন কমিশন", "start_byte": 26, "limit_byte": 209}]} {"id": "8304550372573409007-17", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা", "passage_text": "ঢাকা পৌরসভা ১৮৬৪ সালের ১ই আগস্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, এবং ১৯৭৮ সালে কর্পোরেশন অবস্থা উন্নীত হয়েছে। ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের একটি স্বায়ত্ত কর্পোরেশন যা শহর বিষয়াবলি চালায় (অর্থাত ২০১১ সাল থেকে), ঢাকা সিটি করপোরেশন বর্তমানে দুই প্রশাসনিক অংশে বিভক্ত করা হয়েছে - এইগুলো হলো (১) ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং (২) ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন - ভাল নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য। এই দুটি কর্পোরেশন প্রশাসকদের দ্বারা চালিত হয়। অন্তর্ভূক্ত এলাকায়গুলো কয়েকটি পৌরসভায় বিভক্ত করা হয়েছে, যা কমিশনার নির্বাচিত করেছেন। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের দায়িত্ব ও নির্দেশ অনুযায়ী সমস্ত সরকারী স্কুল এবং অধিকাংশ বেসরকারী স্কুলগুলো চালানো হয়, শুধুমাত্র ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলো এবং মাদ্রাসাগুলো ছাড়া।[38][39] বাংলাদেশে সকল মাদ্রাসা একটি কেন্দ্রীয় বোর্ড দ্বারা পরিচালিত যখন ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলো পৃথক শিক্ষা ও শাসন কাঠামোর অধীনে হয়ে থাকে।[40]", "question_text": "বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কত সালে গড়ে ওঠে ?", "answers": [{"text": "২০১১", "start_byte": 475, "limit_byte": 487}]} {"id": "-3479921439634969717-0", "language": "bengali", "document_title": "পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান (ধারাবাহিক চলচ্চিত্র)", "passage_text": "পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান ([Pirates of the Caribbean]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help)) হচ্ছে অ্যাডভেঞ্চার চলচ্চিত্রের একটি ধারাবাহিক। এটি পরিচালনা করেছেন গোর ভারবিনস্কি, এবং চিত্রনাট্য লিখেছেন টেড এলিয়ট ও টেরি রোজিও। চলচ্চিত্র ধারাবাহিকটি প্রযোজনা করেছেন জেরি ব্রুখাইমার। চলচ্চিত্রটির কাহিনী গড়ে উঠেছে একই নামের ওয়াল্ট ডিজনির একটি থিম পার্ক রাইডকে ভিত্তি করে। ধারাবাহিকটির মূল চরিত্রগুলোর মধ্যে আছে, ক্যাপ্টন জ্যাক স্প্যারো (চরিত্র রূপায়নে জনি ডেপ), উইল টার্নার (চরিত্র রূপায়নে অরল্যন্ডো ব্লুম), এবং এলিজাবেথ সোয়ান (চরিত্র রূপায়নে কিরা নাইটলি)। ২০০৩ সালে ‎পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: দ্য কার্স অফ দ্য ব্ল্যাক পার্ল চলচ্চিত্রের মুক্তির মধ্য দিয়ে এই ধারাবাহিকের শুরু। চলচ্চিত্রটির অপ্রত্যাশিত ব্যবসায়িক সাফল্য প্রত্যক্ষ করার পর ওয়াল্ট ডিজনি পিকচার্স এই চলচ্চিত্র ত্রয়ী সম্পূর্ণ করার কাজ শুরু করে। তিন বছর পর ২০০৬ সালে এই ধারাবাহিকের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র ‎পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: ডেড ম্যান’স চেস্ট মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রের এ পর্বটি অভাবনীয় ব্যবসায়িক সাফল্য লাভ করে। মুক্তির প্রথম দিনেই এটি বিশ্বব্যাপী ব্যবসার রেকর্ড ভঙ্গ করে। বক্স অফিসে এর সর্বমোট আয় ছিলো ১,০৬,৬১,৭৯,৭২৫ মার্কিন ডলার। এটি শত কোটি ডলার আয়ের রেকর্ড করা তৃতীয়, এবং এখন পর্যন্ত বিশ্বের চতুর্থ সর্বোচ্চ আয়কৃত চলচ্চিত্র। এই ধারাবাহিকের তৃতীয় চলচ্চিত্র ‎পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: অ্যাট ওয়ার্ল্ড’স এন্ড মুক্তি পায় ২০০৭ সালে। এটিও বিশ্বব্যাপী ৯৬ কোটি ডলারেরও বেশি ব্যবসা করে। এখন পর্যন্ত এই ধারাবাহিকের চলচ্চিত্রগুলো বিশ্বব্যাপী সব মিলিয়ে প্রায় ২৭০ কোটি মার্কিন ডলার ব্যবসা করেছে। জনি ডেপ ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে এই ধারাবাহিকে চতুর্থ চলচ্চিত্র পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: অন স্ট্রেঞ্জার টাইডস-এ অভিনয়ের জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন। ২০১১ সালের ২০ মে এটি মুক্তি পেয়েছে।", "question_text": "পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান চলচ্চিত্রের প্রধান চরিত্রটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "ক্যাপ্টন জ্যাক স্প্যারো", "start_byte": 1012, "limit_byte": 1077}]} {"id": "4814855916938817438-4", "language": "bengali", "document_title": "ভালুকা উপজেলা", "passage_text": "আয়তন ৪৪৪.০৫ বর্গ কিলোমিটার। এটি ১টি থানা, ১টি পৌরসভা, ৯টি ওয়ার্ড, ১৩টি মহল্লা, ১১টি ইউনিয়ন, ৮৭টি মৌজা, ১১০টি গ্রাম নিয়ে গঠিত।", "question_text": "বর্তমানে ভালুকা উপজেলায় মোট কতগুলো থানা আছে ?", "answers": [{"text": "১টি", "start_byte": 87, "limit_byte": 96}]} {"id": "-8013757002849936186-1", "language": "bengali", "document_title": "মন্দোদরী", "passage_text": "মন্দোদরী ছিলেন অসুররাজ ময়াসুর ও অপ্সরা হেমার কন্যা। মন্দোদরীর তিন পুত্র ছিল: মেঘনাদ (ইন্দ্রজিৎ), অতিকায় ও অক্ষয়কুমার। রামায়ণের কোনো কোনো সংস্করণ অনুযায়ী, মন্দোদরী রামের পত্নী সীতারও গর্ভধারিণী মা। উল্লেখ্য, সীতাকেই তাঁর স্বামী রাবণ অন্যায়ভাবে চুরি করে এনেছিলেন। স্বামীর দোষ সত্ত্বেও মন্দোদরী তাঁকে ভালবাসতেন এবং তাঁকে সত্যপথে চলার উপদেশ দিতেন। মন্দোদরী বারবার সীতাকে রামের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য রাবণকে পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু রাবণ তাঁর কথায় কর্ণপাত করেননি। রামায়ণে রাবণের প্রতি মন্দোদরীর ভালবাসা ও আনুগত্যের প্রশংসা করা হয়েছে।", "question_text": "রামায়ণ অনুসারে মন্দোদরীর মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "হেমা", "start_byte": 108, "limit_byte": 120}]} {"id": "-1892863928119251215-0", "language": "bengali", "document_title": "আর্মেনিয়া", "passage_text": "আর্মেনিয়া (পূর্ব আর্মেনীয় ভাষায় Հայաստան হায়াস্তান্‌) পশ্চিম এশিয়ার[1][2] একটি রাষ্ট্র। জর্জিয়া ও আজারবাইজানের সাথে এটি দক্ষিণ ককেশাস অঞ্চলে কৃষ্ণ সাগর ও কাস্পিয়ান সাগরের স্থলযোজকের উপর অবস্থিত। ইয়েরেভান দেশটির রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। আর্মেনীয় জাতি। জাতিগত আর্মেনীয়রা নিজেদের \"হায়\" (Հայ) বলে ডাকে এবং আর্মেনিয়ার ৯০% লোক হায় জাতির লোক। ১৯২২ সালে এটি সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৯১ সালে এটি স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৯৫ সালে দেশটির প্রথম সোভিয়েত-পরবর্তী সংবিধান পাশ হয়।", "question_text": "আর্মেনিয়ার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "ইয়েরেভান", "start_byte": 530, "limit_byte": 557}]} {"id": "-4643854866985225555-7", "language": "bengali", "document_title": "মাহমুদ আহমাদিনেজাদ", "passage_text": "৩ আগস্ট ২০১৩ ইরানের প্রেসিডেন্ট পদ থেকে বিদায় নেয়ার আগেও ইতিহাস তৈরি করে গেলেন আহমেদিনেজাদ। ইরানের বিচার বিভাগের প্রধান আয়াতুল্লাহ সাদেক লারিজানির কাছে লেখা এক চিঠিতে আট বছরে অর্জিত সম্পদের হিসাব দিয়ে যান তিনি। যে হিসাবে দেখা যায়, ২০০৫ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর তার সম্পদে যে পরিবর্তন এসেছে, তা হলো- তিনি তার পুরোনো বাড়িটি পুনর্নিমাণ করেছেন। তবে বাড়িটি পুনর্নিমাণের জন্য তিনি ব্যাংক ও প্রেসিডেন্ট দপ্তরের ফান্ড থেকে ঋণ নেন। প্রেসিডেন্টের দপ্তরের ফান্ড ও ব্যাংক থেকে বাড়ি নির্মাণের জন্য অসংখ্য মানুষ ঋণ নিয়েছেন। প্রেসিডেন্টও সাধারণ একজন নাগরিক হিসেবে সেই ঋণ নিয়েছেন। ঋণ নেয়ার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট হিসেবে কোন ধরনের প্রভাব খাটাননি। একইসঙ্গে বাড়ি পুনর্নিমাণের ক্ষেত্রে তার স্ত্রী, সন্তান ও স্বজনরাও সহযোগিতা করেছেন। পুনর্নিমিত দুই তলা ভবনে চারটি ফ্লাট রয়েছে। ওই ভবনেই তিনি ও তার স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বসবাস করবেন। যে জমিতে বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে, সেটার আয়তন মাত্র ১৭৫ বর্গমিটার। জমিটুকু বাবার কাছ থেকে পাওয়া।", "question_text": "মাহমুদ আহমাদিনেজাদ কত সালে ইরানের রাষ্ট্রপতি পদ থেকে বিদায় নেন ?", "answers": [{"text": "৩ আগস্ট ২০১৩", "start_byte": 0, "limit_byte": 32}]} {"id": "-1798096421616503268-1", "language": "bengali", "document_title": "নীল বিদ্রোহ", "passage_text": "প্রথমদিকে নীল চাষ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির একচেটিয়া অধিকারে ছিল। ১৮৩৩ সালের সনদ আইনের ফলে তাঁদের একচেটিয়া অধিকার লোপ পায় এবং ব্রিটেন থেকে দলে দলে ইংরেজ নীলকররা বাংলায় আগমন করে ইচ্ছামত নীলের চাষ শুরু করে। তখন থেকেই কৃষকদের ওপর অত্যাচার শুরু হয়। ফলে ১৮৫৯ ফেব্রুয়ারী – মার্চ মাসে নীলচাষীরা সঙ্ঘবদ্ধভাবে নীল চাষ করতে অস্বীকৃতি জানায়। প্রথমদিকে এই আন্দোলন অহিংস ছিল, কিন্তু নীলচাষ না করার কারণে চাষীদের ওপর ভয়ানক নির্যাতন, গ্রেপ্তার শুরু হলে এ আন্দোলন সশস্ত্র বিদ্রোহে পরিণত হয়। এই বিদ্রোহ বাংলার প্রধান ধর্মীয় গোষ্ঠীদেরও সমর্থন লাভ করে, বিশেষত চাঁদপুরের হাজি মোল্লা, যিনি ঘোষণা দেন নীলচাষ থেকে ভিক্ষা উত্তম।[2][3]", "question_text": "বাংলায় নীল বিদ্রোহ কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৫৯ ফেব্রুয়ারী – মার্চ", "start_byte": 672, "limit_byte": 738}]} {"id": "-7705960264831493277-16", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দুধর্ম", "passage_text": "লৌকিক হিন্দুধর্ম – বিভিন্ন স্থানীয় ঐতিহ্য ও লৌকিক দেবদেবীর পূজাকে কেন্দ্র করে আঞ্চলিক বা সম্প্রদায় স্তরের ধর্মবিশ্বাস যা প্রাগৈতিহাসিক কাল বা অন্ততপক্ষে বেদ রচিত হবার আগে থেকে প্রচলিত।\nবৈদিক হিন্দুধর্ম – এই বিশ্বাসটি এক শ্রেণীর ব্রাহ্মণ (বিশেষত শ্রুতিবাদী) সমাজে আজও প্রচলিত।\nবৈদান্তিক হিন্দুধর্ম – উপনিষদের শিক্ষা অবলম্বনে প্রচারিত। উদাহরণ – অদ্বৈত (স্মার্তবাদ)\nযৌগিক হিন্দুধর্ম – পতঞ্জলি রচিত যোগসূত্র অবলম্বনে প্রচারিত।\nধার্মিক হিন্দুধর্ম বা প্রাত্যহিক নৈতিকতা – কর্ম ও হিন্দু বিবাহ সংস্কার ইত্যাদি সামাজিক নিয়মকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা শাখা।\nভক্তিবাদ – বৈষ্ণবধর্মের অনুরূপ ভক্তিকেন্দ্রিক মতবাদ।", "question_text": "হিন্দুধর্মের প্রাচীনতম শাখা কোনটি ?", "answers": [{"text": "লৌকিক হিন্দুধর্ম", "start_byte": 0, "limit_byte": 46}]} {"id": "4698130144417282364-1", "language": "bengali", "document_title": "সোহং স্বামী", "passage_text": "১৮৫৮ সালের গ্রীষ্মে বাংলার ঢাকা জেলার বিক্রমপুর অঞ্চলের আড়িয়ল গ্রামের একটি বাঙালি হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন শ্যামাকান্ত।[1] তার জন্মস্থান বর্তমানে বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত। শ্যামাকান্তর পরিবারের আদি নিবাস নদীয়া জেলার ফুলিয়াতে। তারা ফুলিয়া মেলের বন্দ্যঘটি বংশীয় ও বিক্রমপুর সমাজের উচ্চ কুলীন বিষ্ণু ঠাকুরের পালটি বলে খ্যাত। শ্যামাকান্তর পিতা শশীভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ত্রিপুরা জেলার মুরাদনগরে আদালতে সেরেস্তাদার ছিলেন। শ্যামাকান্তরা ছিলেন চার ভাই ও তিন বোন। চার ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন জ্যেষ্ঠ। তার এক ভাই সূর্যকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় ঢাকায় ওকালতি করতেন।", "question_text": "সোহং স্বামীর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "শশীভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়", "start_byte": 1022, "limit_byte": 1089}]} {"id": "-4507581995498809995-1", "language": "bengali", "document_title": "দেলি সালতানাত", "passage_text": "আচেহর শাসক ১৫শ শতাব্দীর মধ্যভাগে ইসলাম গ্রহণ করেন।[1] আলি মুগায়াত শাহ আচেহ সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি ১৫২০ খ্রিষ্টাব্দে উত্তর সুমাত্রায় তার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য অভিযান শুরু করেন।[2] সুলতান ইসকান্দার মুদা তার অভিযানের মাধ্যমে আচেহর সীমানা বৃদ্ধি করেন। ১৬১২ খ্রিষ্টাব্দে দেলি পরাজিত হয় এবং আচেহর অন্তর্গত হয়। ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দে ডাচদের হস্তক্ষেপের পরের বছর ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাথে সন্ধি হয় যা আচেহ ও সিয়াকের কাছ থেকে দেলির স্বাধীনতা স্বীকার করতে সহায়তা করে। এটি বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার অংশ। মেদানের ইতিহাসে সালতানাত প্রতীক হিসেবে টিকে রয়েছে।", "question_text": "আচেহ সালতানাতের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আলি মুগায়াত শাহ", "start_byte": 140, "limit_byte": 184}]} {"id": "-2374675207910185463-17", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "“ভাগোয়া বা গেরুয়া রঙ ত্যাগ ও বৈরাগ্যের প্রতীক। আমাদের নেতৃবৃন্দকে পার্থিব লাভের প্রতি উদাসীন ও আপন আপন কাজে যত্নবান হইতে হইবে। মধ্যস্থলে সাদা আমাদের আত্মনিয়ন্ত্রণ ও স্বভাবের পথপ্রদর্শক সত্যপথ আলোর প্রতীক। সবুজ মৃত্তিকা তথা সকল প্রাণের প্রাণ উদ্ভিজ্জ জগতের সহিত আমাদের সম্বন্ধটি ব্যক্ত করিতেছে। সাদা অংশের কেন্দ্রস্থলে অশোকচক্র ধর্ম অনুশাসনের প্রতীক। সত্য ও ধর্ম এই পতাকাতলে কর্মরত সকলের নিয়ন্ত্রণনীতি হইবে। এতদ্ভিন্ন, চক্রটি গতিরও প্রতীক। স্থবিরতায় আসে মৃত্যু। জীবন গতিরই মধ্যে। পরিবর্তনকে বাধাদান ভারতের আর উচিত হইবে না, তাহাকে সম্মুখে অগ্রসর হইতে হইবেই। এই চক্রটি শান্তিপূর্ণ পরিবর্তনের গতিশীলতার প্রতীক।[10]”", "question_text": "ভারতীয় জাতীয় পতাকার অশোক স্তম্ভটি কিসের প্রতীক ?", "answers": [{"text": "ধর্ম অনুশাসনের", "start_byte": 894, "limit_byte": 934}]} {"id": "5188008084810080392-0", "language": "bengali", "document_title": "ব্রিটিশ কাউন্সিল", "passage_text": "ব্রিটিশ কাউন্সিল (English: British Council) হচ্ছে যুক্তরাজ্য বা বৃটেনের বিশেষায়িত শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমভিত্তিক সংস্থা, যা বৃটেনসহ বিশ্বব্যাপী শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত করে থাকে। এটি রাজকীয় সনদসহ ইংল্যান্ড, ওয়েলস্‌ এবং স্কটল্যান্ডের নিবন্ধনকৃত দাতব্য সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।\n১৯৩৪ সালে স্যার রেজিনাল্ড লিপার কর্তৃক উজ্জ্বীবিত হয়ে অন্যান্য দেশের সাথে সম্পর্ক স্থাপনে নিয়োজিত ব্রিটিশ কমিটি ব্রিটিশ কাউন্সিল প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্রিটিশদের স্বার্থ সংশ্লিষ্টতা, সাংস্কৃতিক প্রচারণা ইত্যাদি বিষয়গুলো ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে হবে বলে লিপারের ধারণা ছিল। প্রতিষ্ঠানটি রাজা ৬ষ্ঠ জর্জের ১৯৪০ সালের রাজকীয় সনদের মাধ্যমে মর্যাদা পায়। এটির পৃষ্ঠপোষক দপ্তর যু্ক্তরাজ্য সরকারের বৈশ্বিক ও কমনওয়েলথ অফিস - উভয়ের মাধ্যমে সংযোগ ঘটিয়ে উত্তরোত্তর স্বাধীনভাবে পরিচালিত হচ্ছে। ব্রিটিশ কাউন্সিলের বর্তমান প্রধান নির্বাহী হিসেবে মার্টিন ডেভিডসন এপ্রিল, ২০০৭ থেকে কর্মরত আছেন।", "question_text": "ব্রিটিশ কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "স্যার রেজিনাল্ড লিপার", "start_byte": 817, "limit_byte": 876}]} {"id": "-4082224517934083977-32", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ূন আহমেদ", "passage_text": "১৯৯২ সালের শঙ্খনীল কারাগার চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার বিভাগে তাঁর প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[61] বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনন্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ১৯৯৪ সালে দেশের দ্বিতীয় বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে।[62] একই বছরের আগুনের পরশমণি চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার ও শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা বিভাগে তিনটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[61] শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯৯) চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার ও শ্রেষ্ঠ গীতিকার বিভাগে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন।[33] এছাড়া চলচ্চিত্রটি সাইট অ্যান্ড সাউন্ড ম্যাগাজিনের জরিপে সমালোচকদের বিচারে সেরা দশ বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের তালিকায় নবম স্থান লাভ করে।[36]", "question_text": "কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ কত সালে প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৯২", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "5421883842852332455-0", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিপিটক", "passage_text": "\nত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মীয় পালি গ্রন্থের নাম। বুদ্বের দর্শন এবং উপদেশের সংকলন। পালি তি-পিটক হতে বাংলায় ত্রিপিটক শব্দের প্রচলন। তিন পিটকের সমন্বিত সমাহারকে ত্রিপিটক বোঝানো হচ্ছে। এই তিনটি পিটক হলো বিনয় পিটক, সূত্র পিটক ও অভিধর্ম পিটক।", "question_text": "ত্রিপিটকের মোট কয়টি পিটক আছে ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 335, "limit_byte": 344}]} {"id": "7674866005326236402-3", "language": "bengali", "document_title": "চিকুনগুনিয়া", "passage_text": "যদিও চিকনগুনির প্রাদুর্ভাব সাধারণত এশিয়া ও আফ্রিকাতে বেশি দেখা যায় তবে প্রতিবেদন অনুসারে ২০০০-এর দশকে এটি ইউরোপ ও আমেরিকাতে ছড়িয়ে পড়েছে। ২০১৪ সালে এক মিলিয়নের বেশি মানুষ আক্রন্ত হয়েছে।[2] ২০১৪ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী এটি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডাতে দেখা গেছে কিন্তু ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয়ভাবে এই রোগের প্রভাব দেখা যায়নি।[12][13] তানজানিয়াতে ১৯৫২ সালে প্রথম রোগটি ধরা পরে।[2] চিকনগুনিয়া নামটি এসেছে তানজানিয়ার মাকুন্দি জনগোষ্ঠির ব্যবহৃত কিমাকুন্দি ভাষা থেকে যার অর্থ \"কুঁচিত হওয়া\" বা বাঁকা হয়ে যাওয়া।[2] ২০০৮ সালের দিকে বাংলাদেশের রাজশাহী এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় প্রথম এ রোগের ভাইরাসটি ধরা পরে। পরবর্তীতে ২০১১ সালে ঢাকার দোহারে এটি লক্ষ্য করা গেলেও এরপর তেমনভাবে এ ভাইরাসের কথা শোনা যায়নি তবে ২০১৭ সালের প্রথমদিকে সারাদেশে ভাইরাসটি উল্লেখযোগ্য হারে লক্ষ করা যায়।[14]", "question_text": "চিকুনগুনিয়া ভাইরাস প্রথম কবে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫২ সালে", "start_byte": 956, "limit_byte": 981}]} {"id": "9128260102329005864-0", "language": "bengali", "document_title": "তাপগতিবিজ্ঞান", "passage_text": "তাপগতিবিজ্ঞান (English: Thermodynamics) পদার্থবিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে তাপশক্তি ও তাপমাত্রা এবং এরসাথে শক্তি ও কাজের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করা হয়। তাপগতিবিজ্ঞানের মূলনীতিগুলি বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের সমস্ত শাখায় মৌলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ।\nতাপগতিবিজ্ঞানের কেন্দ্রীয় ধারণা হল বৃহৎ সিস্টেম (macroscopic system)। জ্যামিতিকভাবে আলাদা করা যায় এমন একটি পদার্থ-অংশকে বৃহৎ সিস্টেম নামে সংজ্ঞায়িত করা হয়। সেই জ্যামিতিক গণ্ডির বাইরে বিশ্বের (universe) যে অংশ, তাকে পরিবেশ বলে। যদি সিস্টেমটি কোন অসীম, অনুত্তেজিত পরিবেশের সহাবস্থানে থাকে, তাহলে সেই পরিবেশকে রিজার্ভয়ার (reservoir) বলে।", "question_text": "বৃহৎ সিস্টেম বা তাপগতীয় সিস্টেমটি যদি কোন অসীম, অনুত্তেজিত পরিবেশের সহাবস্থানে থাকে, তাহলে সেই পরিবেশকে কী বলা হয় ?", "answers": [{"text": "রিজার্ভয়ার", "start_byte": 1377, "limit_byte": 1410}]} {"id": "-4713842652906966901-0", "language": "bengali", "document_title": "ইউরো", "passage_text": "\nইউরো (মুদ্রা প্রতীক: €; ব্যাংক কোড: EUR) হল ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশসমূহের মুদ্রা। বর্তমানে ইউরো ইউরোপের ২২টি দেশে ব্যবহৃত। ১৯৯৯ সালে ইউরোপের ১৪টি দেশ (অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, জার্মানি, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, লুক্সেমবুর্গ, মোনাকো, নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল, স্পেন, সান মারিনো এবং ভ্যাটিকান সিটি) ইউরো প্রথমদিকে ব্যবহার করতে শুরু করে।", "question_text": "বিশ্বে মোট কতগুলো দেশ ইউরো ব্যবহার করে ?", "answers": [{"text": "২২", "start_byte": 258, "limit_byte": 264}]} {"id": "8315756388633743468-27", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "\n\nত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মীয় পালি গ্রন্থের নাম। বুদ্বের দর্শন এবং উপদেশের সংকলন। পালি তি-পিটক হতে বাংলায় ত্রিপিটক শব্দের প্রচলন। তিন পিটকের সমন্বিত সমাহারকে ত্রিপিটক বোঝানো হচ্ছে। এই তিনটি পিটক হলো বিনয় পিটক, সূত্র পিটক ও অভিধর্ম পিটক।", "question_text": "বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ \"ত্রিপিটক\" কয়টি পিটকের সমন্বয়ে গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 336, "limit_byte": 345}]} {"id": "755752664402057654-0", "language": "bengali", "document_title": "আমির মিনাই", "passage_text": "\nআমির মিনাই (Urdu: امیر مینا ئی‎; জন্ম: ১৯২৮ - মৃত্যু: ১৯ অক্টোবর, ১৯০০) বিখ্যাত উর্দু কবি ছিলেন। ১৮২৮ সালে লখনৌতে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯০০ সালে হায়দরাবাদে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর পুরো নাম আমির আহমদ মিনাই। তিনি আমির ছদ্মনামে লেখালেখি করতেন। তিনি একটি কবিতায় নামের এ দ্বৈত ব্যবহারের কথা উল্লেখ করেছেন:\n\nنام كا نام، تخلص كا تخلص ہے امير\n\nايک يہ وصف خداداد مرے نام ميں ہے", "question_text": "আমির আহমদ মিনাইয়ের ছদ্মনাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "আমির", "start_byte": 518, "limit_byte": 530}]} {"id": "-436547731607754631-13", "language": "bengali", "document_title": "আবদুল হামিদ খান ভাসানী", "passage_text": "১৯২৫ সালে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার জমিদার শামসুদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর মেয়ে আলেমা খাতুনকে বিবাহ করেন। পরবর্তীতে তিনি বিয়ে করেন হামিদা খানম ভাসানী কে (পীর মা হিসেবে ভুরুঙ্গামারীতে খ্যাত) কামাত আঙ্গারিয়া গ্রামে (বর্তমানে এই গ্রামটি প্রতিষ্ঠা পেয়েছে ভাসানী নগর হিসেবে) এটি সীমান্ত ঘেষা একটি অজপাড়াগাঁ।", "question_text": "মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "আলেমা খাতুন", "start_byte": 298, "limit_byte": 329}]} {"id": "-1210615307431633654-0", "language": "bengali", "document_title": "আয়িশা", "passage_text": "\n\nআয়িশা বিনতে আবু বকর (রা.) ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সা.) এর স্ত্রীগণের মধ্যে একজন।[1] তিনি ছিলেন তাঁর তৃতীয় স্ত্রী। ইসলামের ঐতিহ্য অনুসারে, তাকে \"উম্মুল মু'মিনিন\" বা \"বিশ্বাসীদের মাতা\" হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। মুসলিম সম্প্রদায় তাকে নবী মুহাম্মদ (সা.) এর স্ত্রী হিসেবে অত্যন্ত সম্মান ও শ্রদ্ধা করে থাকেন। এছাড়া ইসলামের ঐতিহ্যগত ইতিহাসেও তার অবদান অনস্বীকার্য এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।[2][3][4]", "question_text": "আয়িশা মুহাম্মাদের কততম স্ত্রী ছিলেন ?", "answers": [{"text": "তৃতীয়", "start_byte": 243, "limit_byte": 261}]} {"id": "-2079730453576205647-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনালের তালিকা", "passage_text": "\nক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল তালিকায় ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাত্র ৫টি ক্রিকেট দলের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল ১৯৭৫ সাল থেকে অদ্যাবধি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় বিজয়ী হয়ে ট্রফি জয়ে সক্ষমতা দেখিয়েছে। সর্বপ্রথম ১৯৭৫ সালে ইংল্যান্ডে ক্রিকেটের এই বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার সূচনা ঘটে।[1] এ ক্রীড়ার বৈশ্বিক পরিচালনা পরিষদ হিসেবে আইসিসি’র সদস্য দেশের পুরুষ জাতীয় ক্রিকেট দলের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়।[2] চার বছর অন্তর ক্রিকেট বিশ্বকাপের সর্বশেষ আসরটি ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়।[3] এতে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল নিউজিল্যান্ড দলকে পরাভূত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।", "question_text": "২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনালে কোন দলের জয় হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "অস্ট্রেলিয়া", "start_byte": 1729, "limit_byte": 1765}]} {"id": "3675648783760190053-9", "language": "bengali", "document_title": "দেবিকা রাণী", "passage_text": "দেবিকা এবং হিমাংশু ১৯৩৩ সালে জার্মানি থেকে ভারতে চলে আসেন এবং হিমাংশু কর্ম নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। এটি ছিল তাঁর প্রথম সবাক চলচ্চিত্র এবং তাঁর আগের চলচ্চিত্রগুলির মতো এই চলচ্চিত্রটিও ভারত, জার্মানি এবং যুক্তরাজ্যের নাগরিকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় প্রযোজিত হয়। এই চলচ্চিত্রে হিমাংশু মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন। তিনি দেবিকাকে এই চলচ্চিত্রে মুখ্য নারী চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ করে দেন। কর্ম একজন ভারতীয় দ্বারা নির্মিত প্রথম ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র এবং প্রথমদিকের চুম্বন দৃশ্যসম্বলিত ভারতীয় চলচ্চিত্রের একটি।[14] এই চলচ্চিত্রে হিমাংশু এবং দেবিকার চুম্বন প্রায় চার মিনিট ধরে দৃশ্যায়িত করা হয়,[15] এবং ২০১৪ সালের হিসাব মতো দীর্ঘ আশি বছর পরেও ভারতীয় চলচ্চিত্রে দীর্ঘতম চুম্বন দৃশ্যের রেকর্ড এই চলচ্চিত্রের কুক্ষিগত।[16][17] দেবিকা রাণী এই চলচ্চিত্রে হিন্দি ও ইংরেজিতে একটি দোভাষী গান গেয়েছেন, যা বলিউডের প্রথম ইংরেজি গান হিসেবে মনে করা হয়।[18][19]", "question_text": "দেবিকা রাণী চৌধুরী অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রটি কোন ভাষার চলচ্চিত্র ?", "answers": [{"text": "কর্ম", "start_byte": 186, "limit_byte": 198}]} {"id": "-22843667139338594-50", "language": "bengali", "document_title": "আব্বাসীয় খিলাফত", "passage_text": "১২০৬ সালে চেঙ্গিস খান মধ্য এশিয়ার মঙ্গোলদের মধ্যে শক্তিশালী রাজ্য গড়ে তোলেন। ১৩ শতাব্দীতে এই মঙ্গোল সাম্রাজ্য অধিকাংশ ইউরেশিয়ান অঞ্চল জয় করে ফেলে। ১২৫৮ সালে হালাকু খানের বাগদাদ ধ্বংস করার ঘটনা ইসলামি স্বর্ণযুগের সমাপ্তি হিসেবে দেখা হয়।[61] মঙ্গোলদের আশঙ্কা ছিল যে মুহাম্মদ (সা) এর চাচার বংশধর আল মুসতাসিমকে হত্যা করা হলে অলৌকিক দুর্যোগ হানা দেবে।[62] পারস্যের শিয়ারা বলে যে শিয়া ইমাম হুসাইন বিন আলির মৃত্যুর পর এমন কোনো দুর্যোগ হয়নি। রাজকীয় রক্ত না ঝরানোর মঙ্গোল রীতি তাই অগুরুত্বপূর্ণ ঠেকে। হালাকু খান ১২৫৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি আল মুসতাসিমকে কার্পেটে মুড়ে ঘোড়ার সাহায্যে পদদলিত করে হত্যা করেন। খলিফার পরিবারকেও হত্যা করা হয়। তার কনিষ্ঠ পুত্রকে বাচিয়ে রাখা হয় ও মঙ্গোলিয়ায় পাঠিয়ে দেয়া হয়। এক কন্যাকে হালাকু খানের হারেমে দাসি হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়।[63] মঙ্গোলিয়ান ইতিহাসবিদদের মতে বেঁচে যাওয়া পুত্রটি বিয়ে করে ও তার সন্তানসন্ততি হয়।", "question_text": "১২৫৮ সালের বাগদাদ অবরোধের ফলে কাদের জয় হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "মঙ্গোলদের", "start_byte": 653, "limit_byte": 680}]} {"id": "1202416016301068214-0", "language": "bengali", "document_title": "প্যালিওজোয়িক", "passage_text": "\nপ্যালিওজোয়িক (অথবা প্যালেওজোয়িক) মহাযুগ (/ˌpeɪliəˈzoʊɪk, ˌpæ-/;[1][2] গ্রীক শব্দ palaios- প্যালিওস (παλαιός), “প্রাচীন” এবং zoe- জোয় (ζωή), “জীবন” থেকে এসেছে, অর্থ “প্রাচীন জীবন” [3]) এবং এটি ফ্যানারোজোয়িক অধিযুগের তিনটি ভূতাত্ত্বিক মহাযুগের মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রারম্ভিক মহাযুগ। এটি ফ্যানারোজোয়িক অধিযুগের সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ মহাযুগ যার ব্যাপ্তি ছিল ৫৪১ মিলিয়ন বছর পূর্ব হতে ২৫১.৯০২ মিলিয়ন বছর পূর্ব পর্যন্ত এবং এটি ছয়টি ভূতাত্ত্বিক যুগে বিভক্ত (প্রাচীনতম হতে নবীনতম): ক্যাম্ব্রিয়ান, অর্ডোভিশিয়ান, সিলুরিয়ান, ডেভোনিয়ান, কার্বনিফেরাস এবং পার্মিয়ান। প্যালিওজোয়িক মহাযুগ প্রোটেরোজোয়িক অধিযুগের নিওপ্রোটেরোজোয়িক মহাযুগের পরে আসে যেটা আবার মেসোজোয়িক মহাযুগের পরে আসে।", "question_text": "অর্ডোভিশিয়ান যুগটি কোন মহাযুগের দ্বিতীয় যুগ ?", "answers": [{"text": "প্যালিওজোয়িক", "start_byte": 1, "limit_byte": 40}]} {"id": "-8726997299692965705-2", "language": "bengali", "document_title": "ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাসমূহ", "passage_text": "আর্মেনীয় ভাষাপরিবার - বর্তমানে শুধু একটি সদস্য রয়েছে। যথা - আর্মেনীয় ভাষা\nআলবেনীয় ভাষাপরিবার (১৩০০ সালের দিকে উৎপত্তি[4])- বর্তমানে শুধু একটি সদস্য রয়েছে। যথা - আলবেনীয় ভাষা\nইতালিক ভাষাপরিবার - দক্ষিণ ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকায় অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা\nইন্দো-ইরানীয় ভাষাপরিবার - ইরান, শ্রীলংকা, ও উত্তর ভারত উপমহাদেশে অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা\nকেল্টীয় ভাষাপরিবার - পশ্চিম ইউরোপের কয়েকটি এলাকায় অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা\nগ্রিক ভাষাপরিবার[5] - বর্তমানে শুধু একটি সদস্য (গ্রিক) রয়েছে\nজার্মানীয় ভাষাপরিবার - উত্তর ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আফ্রিকা, ও অশেনিয়ায় অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা\nবাল্টীয় ভাষাপরিবার - উত্তর-পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা\nস্লাভীয় ভাষাপরিবার - রাশিয়া ও পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা", "question_text": "গ্রিক ভাষা কোন ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "গ্রিক ভাষাপরিবার", "start_byte": 1095, "limit_byte": 1141}]} {"id": "469553946537952415-15", "language": "bengali", "document_title": "জোসে মরিনহো", "passage_text": "মরিনহো চেলসিতে যোগদেন ২০০৪ সালের জুন মাসে এবং প্রতি বছরে ৪.২ মিলিয়ন পাউন্ড বেতনের ফলে ফুটবলের ইতিহাসে অন্যতম সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত ম্যানেজারের খাতায় নাম লেখান। ২০০৫ সালে এ বেতন বেড়ে হয় ৫.২ মিলিয়ন পাউন্ড।[4]", "question_text": "জোসে মারিও দস সান্তোস মরিনহো ফেলিক্স প্রথম কত সালে চেলসি দলের হয়ে ফুটবল খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "২০০৪ সালের জুন মাসে", "start_byte": 60, "limit_byte": 111}]} {"id": "-7078206754213413638-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা আন্দোলন", "passage_text": "\n\nবাংলা ভাষা আন্দোলন ছিল তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান (১৯৪৭-১৯৭১) (বর্তমান বাংলাদেশ) সংঘটিত একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন। মৌলিক অধিকার রক্ষাকল্পে বাংলা ভাষাকে ঘিরে সৃষ্ট এ আন্দোলনের মাধ্যমে তৎকালীন পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণ দাবীর বহিঃপ্রকাশ ঘটে। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে এ আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ ধারণ করলেও বস্তুত এর বীজ রোপিত হয়েছিল বহু আগে, অন্যদিকে এর প্রতিক্রিয়া এবং ফলাফল ছিল সুদূরপ্রসারী।", "question_text": "বাংলাদেশে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেয়ার জন্য গঠিত ভাষা আন্দোলন কত সালে শুরু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৫২", "start_byte": 761, "limit_byte": 773}]} {"id": "6918867313896873132-1", "language": "bengali", "document_title": "তানিয়া আহমেদ", "passage_text": "২০০৪ সালে হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত শ্যামল ছায়া চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি প্রশংসিত হয় এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি হাস্যরসাত্মক মেড ইন বাংলাদেশ (২০০৭) ও নয় নম্বর বিপদ সংকেত (২০০৭) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০১৬ সালে কৃষ্ণপক্ষ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৭ সালে তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র ভালোবাসা এমনই হয় মুক্তি পায়।", "question_text": "তানিয়া আহমেদ পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ভালোবাসা এমনই হয়", "start_byte": 1114, "limit_byte": 1161}]} {"id": "4151412712670058926-1", "language": "bengali", "document_title": "ইব্রাহিম", "passage_text": "তাঁর পিতার নাম আযর। তাঁর স্ত্রীর নাম সারাহ ও হাজেরা। তাঁর চার পুত্র ছিলেন: ইসমাইল (English: Ishmael), ইসহাক (English: Isaac)। মতান্তরে, তাঁর ৬-১২জন পুত্র ছিলেন।[3] তবে, পুত্র হিসেবে কেবল ইসমাইল ও ইসহাকের বর্ণনাটিই ইতিহাসে প্রসিদ্ধ। অন্যদের ব্যাপারে ঐতিহাসিক উল্লেখের তেমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না।", "question_text": "ইব্রাহিমের মোট কতজন স্ত্রী ছিল ?", "answers": [{"text": "সারাহ ও হাজেরা", "start_byte": 97, "limit_byte": 135}]} {"id": "5628667362813463738-0", "language": "bengali", "document_title": "হোয়াটসঅ্যাপ", "passage_text": "হোয়াটসঅ্যাপ ম্যাসেঞ্জার (ডব্লিউএএম) স্মার্টফোনের জন্য জনপ্রিয় একটি ম্যাসেঞ্জার। বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের স্মার্টফোনে এই ম্যাসেঞ্জার ব্যবহার করা যায়। শুধু চ্যাটই নয়, এ ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে ছবি আদান-প্রদান, ভিডিও ও অডিও মিডিয়া বার্তাও আদান-প্রদান করা যায়। ম্যাসেঞ্জারটি অ্যাপলের আইওএস, ব্ল্যাকবেরি, অ্যান্ড্রয়েড, সিমবিয়ান ও উইন্ডোজ ফোনে ব্যবহার করা যায়।\nব্যবহারকারীর ফোনে থাকা ফোন নম্বর তালিকা থেকে হোয়াটসঅ্যাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে নম্বর সিংকক্রোনাইজ করে নেয়। ফলে আলাদা করে আইডি যোগ করার প্রয়োজন হয় না। স্মার্টফোনে বিনা মূল্যে ব্যবহারের উপযোগী ম্যাসেঞ্জারটিতে ব্যক্তিগত হালনাগাদ, ব্যবহারকারী যেখান থেকে চ্যাট করছেন সে এলাকা, গ্রুপ তৈরি, গ্রুপের জন্য আলাদা আইকন তৈরি করা যায়।\nহোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ বছর অ্যাপ্লিকেশনটিতে ভিডিও কল সুবিধা আসবে এবং ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০০ কোটিতে পৌঁছাবে।\n২০০৯ সালে ইয়াহুর সাবেক কর্মী ব্রায়ান অ্যাক্টন ও জান কউম মিলে হোয়াটসঅ্যাপ তৈরি করেন। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানটিতে ৫৫ জন কর্মী রয়েছেন। সম্প্রতি হোয়াটসঅ্যাপ কেনার সময় ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ জানান, প্রতিদিন ১০ লাখ মানুষ হোয়াটসঅ্যাপ ডাউনলোড করছেন এবং এই অ্যাপটির ৪৫ কোটি ব্যবহারকারী রয়েছেন।", "question_text": "বর্তমানে (২০১৯) হোয়াটসঅ্যাপ ম্যাসেঞ্জারের মালিক কে ?", "answers": [{"text": "মার্ক জাকারবার্গ", "start_byte": 2701, "limit_byte": 2747}]} {"id": "-3939356441070933912-28", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গ", "passage_text": "কলকাতা পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী তথা বৃহত্তম শহর। কলকাতা ভারতের তৃতীয় বৃহৎ মহানগর।[69] এবং বৃহত্তর কলকাতা দেশের তৃতীয় বৃহত্তম নগরাঞ্চল।[70] উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়ি রাজ্যের অপর এক অর্থনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন মহানগর। শিলিগুড়ি করিডোরে অবস্থিত এই শহর উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে অবশিষ্ট দেশের সংযোগ রক্ষা করছে। আসানসোল ও দুর্গাপুর রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলের শিল্পতালুকে অবস্থিত অপর দুটি মহানগর।[71] রাজ্যের অন্যান্য শহরগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হাওড়া, রাণীগঞ্জ, হলদিয়া, জলপাইগুড়ি, খড়গপুর, বর্ধমান, দার্জিলিং, মেদিনীপুর, তমলুক, ইংরেজ বাজার ও কোচবিহার।[71]", "question_text": "জনসংখ্যার দিক থেকে ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সবচেয়ে বড় জেলা কোনটি ?", "answers": [{"text": "কলকাতা", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "126165992786367412-2", "language": "bengali", "document_title": "৪জি", "passage_text": "যুক্তরাষ্ট্রে স্প্রিন্ট নেক্সটেল ২০০৮ সালে মোবাইল ওয়াইম্যাক্স নেটওয়ার্ক স্থাপন করে এবং মেট্রোপিসিএস ২০১০ সালে প্রথম এলটিই সেবা চালু করে। তারবিহীন ইউএসবি মডেম প্রথম থেকেই লভ্য ছিল, কিন্তু ওয়াইম্যাক্স স্মার্টফোন লভ্য হয় ২০১০ সাল থেকে এবং এলটিই স্মার্টফোন ২০১১ সাল থেকে। তবে ইউরোপীয় বাজারে বর্তমানে ওয়াইম্যাক্স স্মার্টফোন বিক্রয় বন্ধ রয়েছে। বাংলাদেশে ২০১৮ সালে মোবাইল ফোনে ৪জি (এলটিই) সেবা প্রদান শুরু হয়।", "question_text": "বাংলাদেশে কত সাল থেকে প্রথম ৪জি পরিষেবা চালু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "২০১৮", "start_byte": 966, "limit_byte": 978}]} {"id": "-2635502466515783964-4", "language": "bengali", "document_title": "বয়ঃসন্ধি", "passage_text": "যদিও বয়ঃসন্ধি শুরুর সাধারণ বয়সসীমার মধ্যে ব্যাপক তারতম্য রয়েছে, কিন্তু গড়পড়তা মেয়েদের বয়ঃসন্ধির প্রক্রিয়া ছেলেদের ১-২ বছর আগে শুরু হয় (গড় বয়স: মেয়েদের ৯-১৪ বছর, এবং ছেলেদের ১০-১৭ বছর)[1] এবং অল্পসময়ের মাঝেই সম্পূর্ণতাপ্রাপ্ত হয়।[2] সাধারণত বয়ঃসন্ধির প্রথম লক্ষণ দেখা দেয়ার চার বছরের মধ্যেই মেয়েরা তাদের উচ্চতা ও প্রজনন পরিপূর্ণতা লাভ করে। এক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে ছেলেদের বৃদ্ধিটা হয় একটু ধীরে, কিন্তু সাধারণত বয়ঃসন্ধির পরিবর্তন শুরুর ছয় বছরের মধ্যে তারাও পরিপূর্ণতা লাভ করে।", "question_text": "নারীদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধির সময়কাল কত ?", "answers": [{"text": "৯-১৪ বছর", "start_byte": 435, "limit_byte": 455}]} {"id": "-6245174916372090953-1", "language": "bengali", "document_title": "আবু বকর", "passage_text": "তরুণ বয়সে আবু বকর(রাঃ)একজন বণিক হিসেবে জীবিকা নির্বাহ শুরু করেন। তিনি প্রতিবেশী সিরিয়া, ইয়েমেন ও অন্যান্য অঞ্চলে ব্যবসার কারনে ভ্রমণ করেছেন। এর মাধ্যমে তিনি সম্পদশালী হয়ে উঠেন এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। তিনি তার গোত্রের একজন নেতা হয়ে উঠেছিলেন।[2] ইয়েমেন থেকে বাণিজ্য শেষে ফেরার পর তিনি মুহাম্মদ (সা.) এর ইসলাম প্রচারের সংবাদ পান। এরপর তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। তার ইসলাম গ্রহণ অন্য অনেকের ইসলাম গ্রহণের উৎসাহ যুগিয়েছে।[3] আবু বকরের(রাঃ) মেয়ে আয়িশার সাথে মুহাম্মদ (সা.) এর বিয়ের ফলে তাদের দুজনের সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠে।[1]", "question_text": "মুহাম্মদের স্ত্রী আয়িশার বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আবু বকর", "start_byte": 29, "limit_byte": 48}]} {"id": "-1613393403631991925-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনালের তালিকা", "passage_text": "\nক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল তালিকায় ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাত্র ৫টি ক্রিকেট দলের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল ১৯৭৫ সাল থেকে অদ্যাবধি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় বিজয়ী হয়ে ট্রফি জয়ে সক্ষমতা দেখিয়েছে। সর্বপ্রথম ১৯৭৫ সালে ইংল্যান্ডে ক্রিকেটের এই বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার সূচনা ঘটে।[1] এ ক্রীড়ার বৈশ্বিক পরিচালনা পরিষদ হিসেবে আইসিসি’র সদস্য দেশের পুরুষ জাতীয় ক্রিকেট দলের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়।[2] চার বছর অন্তর ক্রিকেট বিশ্বকাপের সর্বশেষ আসরটি ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়।[3] এতে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল নিউজিল্যান্ড দলকে পরাভূত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।", "question_text": "ওয়েস্ট ইন্ডিজের জাতীয় ক্রিকেট দল কোন সালে প্রথম আই.সি.সি ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৭৫", "start_byte": 443, "limit_byte": 455}]} {"id": "-6967868183046350158-1", "language": "bengali", "document_title": "চিলি", "passage_text": "চিলির অধিকাংশ জনগণ দেশের মধ্যাঞ্চলের উর্বর কেন্দ্রীয় উপত্যকায় বাস করেন। বেশির ভাগ লোক স্পেনীয় ও আদিবাসী আমেরিকানদের মিশ্র জাতির লোক। রোমান ক্যাথলিক ধর্ম এখানকার প্রধান ধর্ম। স্পেনীয় ভাষা এখানকার সরকারি ভাষা। ", "question_text": "চিলির সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "স্পেনীয়", "start_byte": 479, "limit_byte": 503}]} {"id": "-3596323976389290239-0", "language": "bengali", "document_title": "আফগানিস্তান", "passage_text": "আফগানিস্তান, যার সরকারি নাম আফগানিস্তান ইসলামী প্রজাতন্ত্র (Pashto: د افغانستان اسلامي جمهوریت‎: দে আফ্‌গ়ানিস্তান্‌ ইস্‌লামি জোম্‌হোরিয়াৎ‌; Persian: جمهوری اسلامی افغانستان‎ জোম্‌হুরীয়ে এস্‌লমীয়ে অ্যাফ্‌গ়নেস্তন্‌ আ-ধ্ব-ব: [dʒomhuːɾije eslɒːmije æfɣɒːnestɒːn]) দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। রাষ্ট্রটি ইরান, পাকিস্তান, চীন, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, ও তুর্কমেনিস্তানের মধ্যস্থলে একটি ভূ-বেষ্টিত মালভূমির উপর অবস্থিত। আফগানিস্তানকে অনেক সময় দক্ষিণ এশিয়া [4][5] এবং মধ্যপ্রাচ্যের [6][7][8] অংশ হিসেবেও গণ্য করা হয়। আফগানিস্তানের পূর্বে ও দক্ষিণে পাকিস্তান [9], পশ্চিমে ইরান, উত্তরে তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান ও তাজিকিস্তান এবং উত্তর-পূর্বে গণচীন। আফগানিস্তান শব্দটির অর্থ \"আফগান (তথা পশতুন) জাতির দেশ\"। আফগানিস্তান একটি রুক্ষ এলাকা - দেশটির অধিকাংশ এলাকা পর্বত ও মরুভূমি আবৃত। পর্বত উপত্যকাগুলি আর উত্তরের সমভূমিতেই কেবল গাছপালার দেখা মেলে। এখানকার গ্রীষ্মকালীন আবহাওয়া গরম ও শুষ্ক এবং শীতকালে এখানে প্রচণ্ড শীত পড়ে। কাবুল দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।", "question_text": "আফগানিস্তানের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "কাবুল", "start_byte": 2324, "limit_byte": 2339}]} {"id": "4086015424542444704-14", "language": "bengali", "document_title": "শ্রীলঙ্কা", "passage_text": "সিংহলী এবং তামিল শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রীয় ভাষা। শতকরা ১০ ভাগ লোক ইংরেজিতে সার্বক্ষণিক কথা বলে এবং শিক্ষা, গবেষণা ও ব্যবসায়িক কাজে ইংরেজি ভাষার ব্যবহার অনেক বেশি। বার্ঘার সম্প্রদায়ের লোকজন পর্তুগিজ ও ডাচ ভাষা ভিন্ন উচ্চারণে বলে থাকে। অন্যদিকে মালয় সম্প্রদায়ের লোকজন মালয়ের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে থাকে। শ্রীলঙ্কার ৭০% মানুষ বৌদ্ধ, ১৫% হিন্দু ও ৭.৫% ইসলাম ধর্মাবলম্বী।", "question_text": "শ্রীলঙ্কার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "সিংহলী এবং তামিল", "start_byte": 0, "limit_byte": 44}]} {"id": "-6917630631853161004-0", "language": "bengali", "document_title": "শম্ভু মিত্র", "passage_text": "শম্ভু মিত্র (২২ অগস্ট, ১৯১৫ – ১৯ মে, ১৯৯৭) ছিলেন বাংলা তথা ভারতীয় নাট্যজগতের এক কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব, স্বনামধন্য আবৃত্তিশিল্পী ও চলচ্চিত্র অভিনেতা। ১৯৩৯ সালে বাণিজ্যিক নাট্যমঞ্চে যোগ দেন। পরে ভারতীয় গণনাট্য সংঘের সদস্য হন। ১৯৪৮ সালে মনোরঞ্জন ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে গড়ে তোলেন নাট্যসংস্থা বহুরূপী। ১৯৪৯ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত বহুরূপীর প্রযোজনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সফোক্লিস, হেনরিক ইবসেন, তুলসী লাহিড়ী এবং অন্যান্য বিশিষ্ট নাট্যকারের রচনা তাঁর পরিচালনায় মঞ্চস্থ হয়। শম্ভু মিত্রের স্ত্রী তৃপ্তি মিত্র ও কন্যা শাঁওলী মিত্রও স্বনামধন্য মঞ্চাভিনেত্রী। শাঁওলি মিত্রের নাট্যসংস্থা পঞ্চম বৈদিকের সঙ্গে আমৃত্যু যুক্ত ছিলেন শম্ভু মিত্র। তাঁর পরিচালনায় উল্লেখযোগ্য নাটকগুলি হল নবান্ন, দশচক্র, রক্তকরবী, রাজা অয়দিপাউস ইত্যাদি। তাঁর রচিত নাটকের মধ্যে চাঁদ বণিকের পালা সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য। ১৯৭৬ সালে নাটক ও সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য তাঁকে ম্যাগসেসে পুরস্কার ও ভারত সরকারের পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত করা হয়।", "question_text": "কত সালে সর্বপ্রথম শম্ভু মিত্র নাট্যজগতে যোগ দেন ?", "answers": [{"text": "১৯৩৯", "start_byte": 393, "limit_byte": 405}]} {"id": "-2660888032299185136-3", "language": "bengali", "document_title": "জীবনানন্দ দাশ", "passage_text": "জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারি[1] ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমানে বাংলাদেশ) অন্তর্গত বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পূর্বপুরুষেরা ছিলেন বাংলাদেশের ঢাকা জেলার বিক্রমপুর পরগণা নিবাসী। তাঁর পিতামহ সর্বানন্দ দাশগুপ্ত (১৮৩৮-৮৫) বিক্রমপুর থেকে বরিশালে নিবাস স্থানান্তরিত করেন।[7] সর্বানন্দ দাশগুপ্ত জন্মসূত্রে হিন্দু ছিলেন; পরে ব্রাহ্মধর্মে দীক্ষা নেন। তিনি বরিশালে ব্রাহ্ম সমাজ আন্দোলনের প্রাথমিক পর্যায়ে অংশগ্রহণ করেন এবং তাঁর মানবহিতৈষী কাজের জন্যে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হন।[8] জীবনানন্দের পিতা সত্যানন্দ দাশগুপ্ত সর্বানন্দের দ্বিতীয় পুত্র। সত্যানন্দ দাশগুপ্ত (১৮৬৩-১৯৪২) ছিলেন বরিশাল ব্রজমোহন স্কুলের শিক্ষক, প্রাবন্ধিক, বরিশাল ব্রাহ্ম সমাজের সম্পাদক এবং ব্রাহ্মসমাজের মুখপত্র ব্রাহ্মবাদী পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা-সম্পাদক।", "question_text": "জীবনানন্দ দাশের জন্মস্থান কোথায় ?", "answers": [{"text": "ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমানে বাংলাদেশ) অন্তর্গত বরিশাল শহরে", "start_byte": 135, "limit_byte": 343}]} {"id": "6431286783227624597-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "মুসলমানদের পবিত্র ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের মোট কয়টি সূরা রয়েছে ?", "answers": [{"text": "১১৪টি", "start_byte": 500, "limit_byte": 515}]} {"id": "-4982914036233724478-4", "language": "bengali", "document_title": "কর্ণাটক", "passage_text": "কর্ণাটকের ইতিহাস অতি প্রাচীন। এখানে প্রাচীন প্রস্তর যুগের নানা নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে। প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ভারতের একাধিক শক্তিশালী সাম্রাজ্যের কেন্দ্র ছিল এই রাজ্য। এই সব সাম্রাজ্যের দার্শনিক ও চারণকবিরা যে সামাজিক, ধর্মীয় ও সাহিত্যিক আন্দোলনের সূচনা করেন, তার অস্তিত্ব আজও রয়েছে। ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের দুটি ধারাতেই (কর্ণাটিক ও হিন্দুস্তানি) কর্ণাটকের অবদান রয়েছে। কন্নড় ভাষার লেখকেরা ভারতে সর্বাধিক সংখ্যক জ্ঞানপীঠ পুরস্কার লাভ করেছেন। এই রাজ্যের রাজধানী বেঙ্গালুরু বর্তমান ভারতের একটি অগ্রণী বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তি কেন্দ্র।", "question_text": "কর্ণাটক রাজ্যের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "বেঙ্গালুরু", "start_byte": 1260, "limit_byte": 1290}]} {"id": "8887351398715487902-1", "language": "bengali", "document_title": "সত্যজিৎ রায়", "passage_text": "চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে সত্যজিৎ ছিলেন বহুমুখী এবং তাঁর কাজের পরিমাণ বিপুল। তিনি ৩৭টি পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনীচিত্র, প্রামাণ্যচিত্র ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র পথের পাঁচালী ১১টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করে, যাদের মধ্যে অন্যতম ছিল কান চলচ্চিত্র উৎসবে পাওয়া “শ্রেষ্ঠ মানব দলিল” (Best Human Documentary) পুরস্কারটি। পথের পাঁচালী, অপরাজিত ও অপুর সংসার – এই তিনটি চলচ্চিত্রকে একত্রে অপু ত্রয়ী বলা হয়, এবং এই চলচ্চিত্র-ত্রয়ী তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ কর্ম হিসেবে বহুল স্বীকৃত। চলচ্চিত্র মাধ্যমে সত্যজিৎ চিত্রনাট্য রচনা, চরিত্রায়ন, সঙ্গীত স্বরলিপি রচনা, চিত্র গ্রহণ, শিল্প নির্দেশনা, সম্পাদনা, শিল্পী-কুশলীদের নামের তালিকা ও প্রচারণাপত্র নকশা করাসহ নানা কাজ করেছেন। চলচ্চিত্র নির্মাণের বাইরে তিনি ছিলেন একাধারে কল্পকাহিনী লেখক, প্রকাশক, চিত্রকর, গ্রাফিক নকশাবিদ ও চলচ্চিত্র সমালোচক। বর্ণময় কর্মজীবনে তিনি বহু পুরস্কার পেয়েছেন। তবে এগুলির মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল ১৯৯২ সালে পাওয়া একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কারটি (অস্কার), যা তিনি সমগ্র কর্মজীবনের স্বীকৃতি হিসেবে অর্জন করেন।", "question_text": "সত্যজিৎ রায়ের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "পথের পাঁচালী", "start_byte": 539, "limit_byte": 573}]} {"id": "-5210760246858963269-0", "language": "bengali", "document_title": "সিয়াচেন দ্বন্দ্ব", "passage_text": "সিয়াচেন দ্বন্দ্ব ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কাশ্মীরের সিয়াচেন হিমবাহের অধিকারের জন্য সামরিক দ্বন্দ্ব। ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের সফল সামরিক অভিযান অপারেশন মেঘদূতের মাধ্যমে এই দ্বন্দ্বের সূত্রপাত হয়।", "question_text": "সিয়াচেন দ্বন্দ্বের সূত্রপাত কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে", "start_byte": 280, "limit_byte": 329}]} {"id": "-4384281338888136323-0", "language": "bengali", "document_title": "১৯৭১ সালের অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার", "passage_text": "মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার বা মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ১০ই এপ্রিল তারিখে। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রীপরিষদের সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশের জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ শুরু হলেও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুক্তিবাহিনী সংগঠন ও সমন্বয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায় এবং এই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ সহায়তাকারী রাষ্ট্র ভারতের সরকার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক রক্ষায় এই সরকারের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এই সরকার গঠনের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ প্রবল যুদ্ধে রূপ নেয় এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়।", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ কত সালে শুরু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 202, "limit_byte": 214}]} {"id": "-500056256883199031-29", "language": "bengali", "document_title": "কাজী নজরুল ইসলাম", "passage_text": "\nনজরুলের গানের সংখ্যা চার হাজারের অধিক। নজরুলের গান নজরুল সঙ্গীত নামে পরিচিত।", "question_text": "কাজী নজরুল ইসলাম মোট কতগুলি গান রচনা করেছেন ?", "answers": [{"text": "চার হাজারের অধিক", "start_byte": 58, "limit_byte": 102}]} {"id": "78191875312760509-1", "language": "bengali", "document_title": "ক্যাডেট কলেজ", "passage_text": "বিসমার্কের যুগে জার্মানিতে প্রথম ক্যাডেট কলেজ ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়। সামরিক বাহিনীতে যোগ্য কর্মকর্তা তৈরীতে অল্প বয়স থেকেই প্রশিক্ষণ শুরু করানোটা বিশেষ গুরুত্ব বহন করতে পারে। এই ধারণাই তৎকালীন ক্যাডেট কলেজ পদ্ধতির চালিকাশক্তি ছিল। নেপোলিয়নের যুগে ফ্রান্সে সামরিক দক্ষতা বৃদ্ধির একটি অন্যতম উপাদান হিসেবে ক্যাডেট কলেজ পদ্ধতি গৃহীত হয়।", "question_text": "সামরিক বাহিনী পরিচালিত \"ক্যাডেট কলেজটি\" প্রথম কোথায় স্থাপিত হয় ?", "answers": [{"text": "জার্মানি", "start_byte": 44, "limit_byte": 68}]} {"id": "349877717139573106-1", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "১৯৯৭ সালে হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (আমেরিকাতে হ্যারি পটার অ্যান্ড সরসারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত) নামে এই সিরিজের প্রথম বই প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এই সিরিজের বইগুলি রচনার শৈল্পিক উৎকর্ষের জন্য সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছে এবং সারাবিশ্বের পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয়তা ও ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জন করেছে।[1] বইয়ের রাজ্যের পাশাপাশি সিনেমা ও ভিডিও গেমসের দুনিয়ায়ও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ২০০৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাতটি বইয়ের প্রথম ছয়টি বই সারা পৃথিবীতে ৩২৫ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রী হয়েছে[2] এবং ৬৪টিরও অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[3] শুধুমাত্র কুরআন ,বাইবেল এবং বুক অব মরমন (মরমনদের ধর্মগ্রন্থ) ছাড়া আর কোন বইয়ের এই রেকর্ড নেই।[4] এই সিরিজের সপ্তম ও সর্বশেষ বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস, প্রকাশিত হয়েছে ২০০৭ সালের ২১ জুলাই।[5] প্রকাশকেরা শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বইটির রেকর্ড-ভঙ্গকারী ১২ মিলিয়ন কপি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।[6]", "question_text": "জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার সিরিজের সর্বশেষ সিরিজটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস", "start_byte": 1836, "limit_byte": 1937}]} {"id": "64335876436111959-0", "language": "bengali", "document_title": "মার্টিন ডনেলি", "passage_text": "মার্টিন প্যাটারসন ডনেলি (English: Martin Donnelly; জন্ম: ১৭ অক্টোবর, ১৯১৭ - মৃত্যু: ২২ অক্টোবর, ১৯৯৯) নরুয়াগিয়ায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ও রাগবি ইউনিয়নের খেলোয়াড় ছিলেন। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৩৭ থেকে ১৯৪৯ সময়কালে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে ওয়েলিংটন ও ক্যান্টারবারি দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ওয়ারউইকশায়ার, মিডলসেক্স, মেরিলেবোন ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে খেলেছেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন ‘স্কুইব’ ডাকনামে পরিচিত মার্টিন ডনেলি।", "question_text": "নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা মার্টিন প্যাটারসন ডনেলির ডাকনাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "স্কুইব", "start_byte": 1779, "limit_byte": 1797}]} {"id": "2762860885221742968-1", "language": "bengali", "document_title": "তারেক মাসুদ", "passage_text": "তার পরিচালিত প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র সোনার বেড়ি (১৯৮৫) এবং সর্বশেষ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র রানওয়ে মুক্তি পায় ২০১০ সালে। চলচ্চিত্রে তার অবদানের জন্য ২০১২ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদকে ভূষিত করে।[6][7] ২০১৩ সালে নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের এশিয়ান/প্যাসিফিক/আমেরিকান ইন্সটিটিউট এবং দক্ষিণ এশিয়া সলিডারিটি ইনিশিয়েটিভ তার চলচ্চিত্রের প্রথম উত্তর আমেরিকান 'ফিরে দেখা' অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।[8]", "question_text": "আবু তারেক মাসুদের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রটি প্রথম কবে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "১৯৮৫", "start_byte": 152, "limit_byte": 164}]} {"id": "-8813857529357815036-4", "language": "bengali", "document_title": "সূত্র", "passage_text": "সূত্র ( সংস্কৃতঃसूत्र, পালিঃ সুত্ত, অর্ধমাগধিঃ সুয় ) অর্থ হল সূতা।[15][16] এ শব্দের অর্থ হল যা কোন কিছুকে সেলাই করে ধরে রাখে।[16][17] এটা সূচ (সংস্কৃতঃ सूचि) এর সাথে সম্পর্কযুক্ত যা কোন কিছুকে সেলাই করে [18] এবং সুন ( সংস্কৃতঃ सूना) যার অর্থ বোনা ।[19]", "question_text": "সূত্র শব্দটির উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে ?", "answers": [{"text": "সংস্কৃতঃसूत्र, পালিঃ সুত্ত, অর্ধমাগধিঃ সুয়", "start_byte": 19, "limit_byte": 136}]} {"id": "-6826348212557058537-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারত মহাসাগর", "passage_text": "ভারত মহাসাগর বিশ্ব মহাসাগরগুলির সঙ্গে আন্তঃসম্পর্কযুক্ত। ২০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা আটলান্টিক মহাসাগর থেকে এবং ১৪৬°৫৫' পূর্ব দ্রাঘিমা প্রশান্ত মহাসাগর থেকে ভারত মহাসাগরকে বিচ্ছিন্ন করেছে।[5] ভারত মহাসাগরের সর্ব-উত্তর অংশটি পারস্য উপসাগরের ৩০ ডিগ্রি অক্ষরেখায় অবস্থিত। দক্ষিণভাগে (আফ্রিকা থেকে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত) ভারত মহাসাগরের প্রস্থ প্রায় ১০,০০০ কিলোমিটার (৬,২০০ মাইল)। লোহিত সাগর ও পারস্য উপসাগর সহ এই মহাসাগরের মোট আয়তন ৭৩,৫৫৬,০০০ বর্গ কিলোমিটার (২৮,৩৫০,০০০ বর্গ মাইল)।[6]", "question_text": "ভারত মহাসাগরের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "৭৩,৫৫৬,০০০ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 1144, "limit_byte": 1211}]} {"id": "-4787430383283959425-11", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "এই সব দাবির প্রেক্ষাপটে সমস্যা সমাধানের লক্ষে ১৯৩১ সালের ২ এপ্রিল কংগ্রেস কর্মসমিতি একটি সাত সদস্যের পতাকা সমিতি গঠন করে। \"পতাকায় ব্যবহৃত তিনটি রং নিয়ে আপত্তি আছে; কারণ এই রংগুলি সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে চিহ্নিত\" – এই মর্মে একটি প্রস্তাব পাস হয়। কিন্তু এই সকল অপ্রাতিষ্ঠিনিক আলাপ-আলোচনার ফলস্রুতিটি হয় অভাবনীয়। পতাকায় একটিমাত্র রং হলদেটে কমলা রাখা হয় এবং উপরের দণ্ডের দিকে চরকার চিত্র খচিত হয়। পতাকা সমিতি এই পতাকাটির প্রস্তাব রাখলেও, সমগ্র প্রকল্পে সাম্প্রদায়িক ভাবধারার প্রতিফলন ঘটেছে মনে করে, কংগ্রেস এই পতাকা গ্রহণ থেকে বিরত থাকে। \n\nপরে ১৯৩১ সালের করাচি কংগ্রেস অধিবেশনে পতাকা সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রস্তাবটি পাস হয়। পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া অঙ্কিত একটি ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা গৃহীত হয়। এই পতাকায় আনুভূমিক গেরুয়া, সাদা ও সবুজের মধ্যস্থলে একটি চরকা খচিত ছিল। গেরুয়া ত্যাগ; সাদা সত্য ও শান্তি এবং সবুজ বিশ্বাস ও প্রগতির প্রতীক তথা চরকা ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবন ও দেশবাসীর শ্রমশীলতার প্রতীক হিসেবে গৃহীত হয়।[4]", "question_text": "ভারতের জাতীয় পতাকার সাদা রংটি কীসের প্রতীক ?", "answers": [{"text": "সত্য ও শান্তি", "start_byte": 2091, "limit_byte": 2126}]} {"id": "-743956707291198193-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "পৃথিবীর সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত কম্পিউটারের নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "অ্যাবাকাস", "start_byte": 665, "limit_byte": 692}]} {"id": "-6188005353247118165-0", "language": "bengali", "document_title": "মস্তিষ্ক", "passage_text": "\nমস্তিষ্ক হল কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি অপরিহার্য অংশ, যা করোটির অভ্যন্তরে অবস্থিত এবং দেহের প্রধান নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র।ভ্রুণ অবস্থায় সুষুম্নাকান্ডের অগ্রবর্তী দন্ডাকার অংশ ভাঁজ হয়ে পর পর ৩টি বিষমাকৃতির স্ফীতি তৈরী করে ৷ স্ফীতি ৩টি মিলেই গঠিত হয় মস্তিষ্ক ৷\nপ্রাপ্তবয়স্ক লোকের মস্তিষ্কের আয়তন ১৫০০ ঘন সেন্টিমিটার, গড় ওজন ১.৩৬ কেজি এবং এতে প্রায় ১০ বিলিয়ন নিউরন থাকে ৷", "question_text": "একটি প্রাপ্ত বয়স্ক মানব মস্তিষ্কের গড় আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১৫০০ ঘন সেন্টিমিটার", "start_byte": 814, "limit_byte": 867}]} {"id": "8376247445164774033-9", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের সংবিধান", "passage_text": "পরবর্তী ৬০ বছরে ভারতের সংবিধানে মোট ১১৩টি সংশোধনী আনা হয়েছিল।", "question_text": "ভারতীয় সংবিধান মোট কতবার সংশোধিত হয়েছে ?", "answers": [{"text": "১১৩", "start_byte": 96, "limit_byte": 105}]} {"id": "7245461333310589730-8", "language": "bengali", "document_title": "বাংলার ইতিহাস", "passage_text": "\nবাংলার প্রথম স্বাধীন রাজা ছিলেন শশাঙ্ক যিনি ৬০৬ খ্রীষ্টাব্দ থেকে ৬৩৭ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত রাজত্ব করেছিলেন। সম্ভবত তিনি গুপ্ত সম্রাটদের অধীনে একজন সামন্তরাজা ছিলেন । হর্ষবর্ধনের ভ্রাতা রাজ‍্যবর্ধন।কে ইনি হত‍্যা করেন। এই জন‍্য হর্ষবর্ধন-এর সঙ্গে তাঁর যুদ্ধ হয় । তাঁর শক্তি বৃদ্ধি হতে দেখে কামরুপ রাজ ভাস্করবর্মন তাঁর শত্রু হর্ষবর্ধন-এর সঙ্গে মিত্রতা স্থাপন করেন । শশাঙ্ক চালুক‍্যরাজ দ্বিতীয় পুলকেশীর সাহায‍্য পেয়েছিলেন এদের বিরুদ্ধে।শশাঙ্ক পরম শৈব ও বৌদ্ধবিদ্বেষী ছিলেন। পাটলীপুত্র ও কুশীনগরে বহু বৌদ্ধ কীর্ত্তি ধ্বংস করেন। ৬৩৭ খ্রীষ্টাব্দে শশাঙ্ক-এর মৃত্যুর পর তাঁর রাজ্যের পতন ঘটে। শশাঙ্ক‌ই প্রথম বাংলার রূপরেখা দিয়েছিলেন।", "question_text": "বৃহৎ বঙ্গ বা বিশাল বাংলার প্রথম স্বাধীন রাজা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "শশাঙ্ক", "start_byte": 87, "limit_byte": 105}]} {"id": "-2010710765019859965-0", "language": "bengali", "document_title": "সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী", "passage_text": "সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ( ১৩ মার্চ ১৯৪৯ - ২২ নভেম্বর ২০১৫);[1][2] যিনি সাকা চৌধুরী নামেও পরিচিত; ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং জাতীয় সংসদের চট্টগ্রাম-২ আসন থেকে ছয় বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য। মৃত্যু পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন।[3][4][5][6] মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ২০১৫ সালের ২২ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দণ্ডাদেশ অনুযায়ী তার ফাঁসি কার্যকর হয়।[4][5][6] তাকে দোষী সাব্যস্ত করায় ট্রাইব্যুনালের বিচার সংক্রান্ত বিষয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উৎস থেকে বিভিন্ন প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছিল।[7] ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর যুদ্ধের সময় নির্যাতন, হত্যা ও গণহত্যার জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক তাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয়।[5][8] উচ্চআদালত ২০১৫ সালের ১৮ নভেম্বর তার রায়ের পর্যালোচনার আবেদন প্রত্যাখ্যান করে। জেল কর্মকর্তাদের মতে, সালাউদ্দিন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির কাছে কৃপাভিক্ষাপত্রের আবেদন জানায়, কিন্তু তার আবেদন প্রত্যাখ্যাত হয়েছিল।অবশ্য তার পরিবারের সদস্যদের মতে,মৃত্যুদণ্ড থেকে রেহাই পেতে তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে কোনো আবেদন করেননি ।[9]", "question_text": "সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের", "start_byte": 563, "limit_byte": 637}]} {"id": "-3547206904466887127-2", "language": "bengali", "document_title": "হেমচন্দ্র", "passage_text": "অধুনা ভারতের গুজরাত রাজ্যের ধন্ধুকা অঞ্চলে এক কার্তিক পূর্ণিমা তিথিতে হেমচন্দ্র জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বিভিন্ন সূত্রে তাঁর ভিন্ন ভিন্ন জন্মসন উল্লিখিত হয়েছে। তবে সাধারণভাবে ধরে নেওয়া হয় যে তিনি ১০৮৮ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[note 1][1] তাঁর পিতা চাচিঙ্গা ছিলেন একজন মোধ বানিয়া বৈষ্ণব এবং মাতা পাহিনী ছিলেন একজন জৈন।[2][3] হেমচন্দ্রের নামকরণ করা হয়েছিল চঙ্গদেব। তাঁর বাল্যকালে জৈন সন্ন্যাসী দেবচন্দ্রসুরি ধন্ধুকে এসেছিলেন। তিনি হেমচন্দ্রের বুদ্ধিমত্তা দেখে খুশি হন। তিনি হেমচন্দ্রকে শিষ্য করতে চেয়েছিলেন। হেমচন্দ্রের মা ও মামা তাতে রাজি হলেও, তাঁর বাবা তাতে রাজি ছিলেন না। তবুও দেবচন্দ্রসুরি হেমচন্দ্রকে নিয়ে খম্ভাতে আসেন এবং সেখানে মাঘ শুক্লা চতুর্থী তিথিতে হেমচন্দ্রকে সন্ন্যাস দীক্ষা দেন। হেমচন্দ্রের সন্ন্যাস নাম হয় সোমচন্দ্র। খম্ভাতের শাসক উদয় মেহতা বা উদয়ন দেবচন্দ্রসুরিকে এই অনুষ্ঠানে সাহায্য করেন।[2][3] তিনি ধর্মশাস্ত্র, দর্শন, ন্যায়শাস্ত্র ও ব্যাকরণ শিক্ষা করেন এবং জৈন ও অন্যান্য ধর্মের ধর্মশাস্ত্রগুলিতে পাণ্ডিত্য অর্জন করেন। ২১ বছর বয়সে তিনি অধুনা রাজস্থান রাজ্যের নাগাউরে জৈনদের শ্বেতাম্বর সম্প্রদায়ের আচার্য পদ লাভ করেন এবং তাঁর নামকরণ করা হয় আচার্য হেমচন্দ্র সুরি।[2][3][4]", "question_text": "আচার্য হেমচন্দ্র কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১০৮৮ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 526, "limit_byte": 575}]} {"id": "-3087535744281818821-1", "language": "bengali", "document_title": "হিমবাহ", "passage_text": "ভারতের উত্তরে পাকিস্তানের কারাকোরাম পর্বতমালাতে অবস্থিত গ্রেট বালটোরা পৃথিবীর দীর্ঘতম হিমবাহ। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৮ কিলোমিটার। হিমালয়ের এভারেস্ট শৃঙ্গের কাছে রংবুক ও কাশৃঙ্গ হিমবাহ অবস্থিত। অস্ট্রিয়া-ইতালি সীমান্তে আল্পস পর্বতমালার সিমিলাউন হিমবাহে ১৯৯১ সালে একজন মানুষের অবিকৃত দেহের সন্ধান পাওয়া যায়। ধারণা করা হয় দেহটি প্রায় ৫,৩০০ বছর সেখানে সমাহিত হয়ে ছিল।", "question_text": "পৃথিবীর দীর্ঘতম হিমবাহটির দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "গ্রেট বালটোরা", "start_byte": 156, "limit_byte": 193}]} {"id": "3318232197911439016-3", "language": "bengali", "document_title": "শাবানা", "passage_text": "চলচ্চিত্রকার এহতেশামের হাত ধরে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় তার। এহতেশাম পরিচালিত নতুন সুর চলচ্চিত্রে তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেন। এই চলচ্চিত্রে এহতেশামের সহকারী ছিলেন আজিজুর রহমান। তিনি তাকে স্ক্রিপ্ট মুখস্ত, সংলাপ প্রদান, ও ক্যামেরার সামনে দাড়ানোর তালিম দেন।[2] শিশুশিল্পী হিসেবে তিনি ইবনে মিজান পরিচালিত আবার বনবাসে রূপবান (১৯৬৬) এবং পার্শ্বচরিত্রে মুস্তাফিজ পরিচালিত ডাক বাবু (১৯৬৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। পরের বছর ১৯৬৭ সালে এহতেশাম পরিচালিত উর্দু চলচ্চিত্র চকোরী-তে কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান। এই চলচ্চিত্রে পরিচালক এহতেশামই তার 'রত্না' নাম বদলে শাবানা রাখেন।", "question_text": "শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনীত শাবানার \"নতুন সুর \" চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "এহতেশাম", "start_byte": 158, "limit_byte": 179}]} {"id": "-8212112360680416545-42", "language": "bengali", "document_title": "ইসলাম", "passage_text": "\nইসলামের ৫টি মূল স্তম্ভ রয়েছে।[15] এগুলো হলো-", "question_text": "এটি ইসলাম ধর্মের মোট কত গুলি স্তম্ভ আছে ?", "answers": [{"text": "৫টি", "start_byte": 23, "limit_byte": 32}]} {"id": "-1200016525348454342-15", "language": "bengali", "document_title": "বেথুন কলেজ", "passage_text": "কাদম্বিনী গাঙ্গুলী, ভারতের প্রথম দুজন মহিলা স্নাতকদ্বয়ের একজন এবং ইউরোপীয় চিকিৎসা পদ্ধতিতে শিক্ষিতা প্রথম দক্ষিণ এশীয় মহিলা ডাক্তার।\nচন্দ্রমুখী বসু, কাদম্বিনী গাঙ্গুলীর সঙ্গেই স্নাতক, পরে হন বেথুন কলেজের অধ্যক্ষ্যা - দক্ষীণ এশীয় কোন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রথম মহিলা অধ্যক্ষা।\nকামিনী রায়, বাঙালি কবি, সমাজসেবী এবং নারীবাদী ভারতের প্রথম মহিলা অনার্স গ্রাজুয়েট।\nপ্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ব্রিটিশ বিরোধী ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী, চট্টগ্রাম অস্ত্রগার লুণ্ঠনের নেতৃত্বদানকারী\nলীলা রায়, সমাজ সেবী, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী।\nফজিলতুন্নেসা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলমান ছাত্রী ও ঢাকা ইডেন কলেজের অধ্যক্ষা।\nকঙ্কাবতী দেবী, বাঙালী গায়িকা ও অভিনেত্রী", "question_text": "বেথুন কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "চন্দ্রমুখী বসু", "start_byte": 370, "limit_byte": 410}]} {"id": "-3279154776932560343-2", "language": "bengali", "document_title": "ডিম্বাশয়", "passage_text": "সাধারণত, প্রতিটি ঋতুস্রাবে একটি ডিম্বানুর মুক্তি ঘটে, দুটি ডিম্বাশয়ের মধ্যে যে কোন একটি থেকে; যাইহোক, যদি একটি ডিম্বাশয় অনুপস্থিত বা ক্রিয়াহীন হয় তা হলে অন্যান্য ডিম্বাশয় ডিম্বনিঃসণ করতে থাকবে ডিম্ব নিঃসরণ চক্রের দৈর্ঘ্য বা সময়ের মধ্যে কোনো পরিবর্তন ছাড়াই।", "question_text": "নারীদেহে ডিম্বাশয়ের সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "দুটি", "start_byte": 144, "limit_byte": 156}]} {"id": "-8638982311668751103-0", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর", "passage_text": "ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (Nepali: त्रिभुवन अन्तर्राष्ट्रिय विमानस्थल, IATA: KTM, ICAO: VNKT) নেপালের কাঠমান্ডুতে অবস্থিত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ছয় কিলোমিটার দুরে কাঠমান্ডু উপত্যকায় অবস্থিত। এটি নেপালের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং ১৯৪৯ সাল থেকে একটি বিমানঘাঁটি হিসেবে কাজ করেছে। এটি রাজা মহেন্দ্র ১৯৫৫ সালে উদ্বোধন করেন এবং ১৯৬৪ সালে বর্তমান নামে পরিচিত হয়। শুরুতে এটি ঘাসের রানওয়ে ছিল, ১৯৫৭ সালে কংক্রিটের আস্তারন স্থাপন করা হয় এবং বেশ কয়েকবার সম্প্রসারণ করা হয়। ত্রিভুবনে প্রথম জেট বিমান নামে ১৯৬৭ সালে এবং জেট বিমান নিয়মিত পরিচালনা শুরু হয় ১৯৭২ সালে।", "question_text": "ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটির উদ্ভোধন কে করেন ?", "answers": [{"text": "রাজা মহেন্দ্র", "start_byte": 840, "limit_byte": 877}]} {"id": "1314020546726431959-1", "language": "bengali", "document_title": "ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট", "passage_text": "আই.এস.আই. এর সদর দপ্তর কলকাতার বরানগরে স্থাপিত। এছারাও এই প্রতিষ্ঠানের বেঙ্গালুরু, দিল্লি, চেন্নাই ও তেজপুরে চারটি শাখা রয়েছে। তা ছারাও মুম্বাই, হায়দ্রাবাদ, পুনে, গিরিড, বরোদা ও কোয়েমবাটুরে আই.এস.আই. এর কার্যালয় রয়েছে।\n[3]", "question_text": "ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটের সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "কলকাতার বরানগরে", "start_byte": 55, "limit_byte": 98}]} {"id": "341919125587063142-0", "language": "bengali", "document_title": "মস্তিষ্ক", "passage_text": "\nমস্তিষ্ক হল কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি অপরিহার্য অংশ, যা করোটির অভ্যন্তরে অবস্থিত এবং দেহের প্রধান নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র।ভ্রুণ অবস্থায় সুষুম্নাকান্ডের অগ্রবর্তী দন্ডাকার অংশ ভাঁজ হয়ে পর পর ৩টি বিষমাকৃতির স্ফীতি তৈরী করে ৷ স্ফীতি ৩টি মিলেই গঠিত হয় মস্তিষ্ক ৷\nপ্রাপ্তবয়স্ক লোকের মস্তিষ্কের আয়তন ১৫০০ ঘন সেন্টিমিটার, গড় ওজন ১.৩৬ কেজি এবং এতে প্রায় ১০ বিলিয়ন নিউরন থাকে ৷", "question_text": "একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের মস্তিষ্কের গড় ওজন কত ?", "answers": [{"text": "১.৩৬ কেজি", "start_byte": 889, "limit_byte": 912}]} {"id": "2409535069483951968-1", "language": "bengali", "document_title": "উপনিষদ্‌", "passage_text": "দুশোরও বেশি উপনিষদের কথা জানা যায়। এগুলির মধ্যে প্রথম বারোটিই প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এগুলিকে \"মুখ্য উপনিষদ\" বলে । ভগবদ্গীতা, ব্রহ্মসূত্র এবং মুখ্য উপনিষদ্‌গুলি[2] (এগুলিকে একসঙ্গে প্রস্থানত্রয়ী বলা হয়) পরবর্তীকালে হিন্দু বেদান্ত দর্শনের বিভিন্ন শাখার জন্ম দিয়েছিল । এগুলির মধ্যে দুটি একেশ্বরবাদী শাখা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।[note 1][note 2][note 3]", "question_text": "মোট কয়টি উপনিষদ আছে ?", "answers": [{"text": "দুশোরও বেশি", "start_byte": 0, "limit_byte": 31}]} {"id": "-3182982346696413895-4", "language": "bengali", "document_title": "গবলিন হাঙর", "passage_text": "শরীরতত্তের উপর ভিত্তি করে জাতিজনিক পড়াশুনা গবলিন হাঙরকে লেমনিফরমস বর্গের মৌলিক সদস্যাে অবস্থিত করেছে যা মেকেরেল হাঙর নামে পরিচিত।[7][8] জেনেটিক উপাত্ত ব্যবহার করে যে গবেষণা তাও এই প্রজাতির একটি অবস্থান নিশ্চিত করে।[9][10] মিটসুকুরিনিডি পরিবার যা মিটসুকুরিনি , ইস্কাপানোরাইনকাস, এবং আনমটোডান দ্বারা প্রকাশ করা হয় যাকে ক্রিটেসাশ(c. ১২৫–১১৩ Ma) কালের আপ্টিয়ান বয়স পর্যন্ত পাওয়া যায়। বিলুপ্ত প্রজাতি M. lineata এবং M. maslinensis এর সাথে মিটসুকুরিনা নিজে জীবাশ্ম রূপে লিপিবদ্ধ হয় মধ্য ইয়োসিন (c. ৪৯–৩৭ Ma)যুগে।[11][12] .[13][14] পেলিওজিন সময়ে (c. 66–23 Ma) Striatolamia macrota যা উষ্ণ অগভীর পানিতে বসবাস করতো সেটিও একটি মিটসুকুরিনা প্রজাতি হতে পারে।[15] পুরাতন বংশের শেষ সদস্য হিসেবে এবং যা প্রিমিটিভ অনেক বৈশিষ্ট্য ধারণ করে তাই গবলিন হাঙরকে জীবন্ত জীবাশ্ম হিসেবে বর্ণনা করা হয়।[16]", "question_text": "গবলিন হাঙর কোন বর্গের প্রাণী ?", "answers": [{"text": "লেমনিফরমস", "start_byte": 155, "limit_byte": 182}]} {"id": "3828581497502273533-0", "language": "bengali", "document_title": "ইলিশ", "passage_text": "ইলিশ (বৈজ্ঞানিক নাম:Tenualosa ilisha) বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। এটি একটি সামুদ্রিক মাছ, যা ডিম পাড়ার জন্য বাংলাদেশ ও পূর্ব ভারতের নদীতে আগমন করে। বাঙালিদের কাছে ইলিশ খুব জনপ্রিয়। এ ছাড়াও ইলিশ খাদ্য হিসেবে ভারতের বিভিন্ন এলাকা যেমন, পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা, ত্রিপুরা, আসামেও অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাছ। ২০১৭-এ বাংলাদেশের ইলিশ মাছ ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়\n[1]", "question_text": "ইলিশ মাছের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Tenualosa ilisha", "start_byte": 52, "limit_byte": 68}]} {"id": "3688598115216887158-0", "language": "bengali", "document_title": "ইন্দোনেশিয়া", "passage_text": "ইন্দোনেশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। ল্যাটিন ইন্ডাস থেকে ইন্দোনেশিয়া শব্দটি এসেছে।[2] ল্যাটিন শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় দ্বীপ। ডাচ উপনিবেশের কারণে তাদের দেয়া নামটি ওই অঞ্চলের জন্য প্রচলিত হয়। ১৯০০ সাল থেকে জায়গাটি ইন্দোনেশিয়া নামে পরিচিতি পায়।[2] প্রায় ৫,০০০ দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত এই দেশটি পৃথিবীর বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম জাকার্তা। সরকারী ভাবে ইন্দোনেশিয়ার নাম ইন্দোনেশীয় প্রজাতন্ত্রী (ইন্দোনেশীয় ভাষায় Republik Indonesia).", "question_text": "ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী কোনটি ?", "answers": [{"text": "জাকার্তা", "start_byte": 995, "limit_byte": 1019}]} {"id": "-5224780737349377420-0", "language": "bengali", "document_title": "গ্রেরীফ শার্ক", "passage_text": "গ্রেরীফ হাঙর (বৈজ্ঞানিক নাম: Carcharhinus amblyrhynchos, ইংরেজি নাম: Grey reef shark) একটি রেকিয়াম হাঙরের একটা প্রজাতি এবং এরা কার্কারিনিডি পরিবারের\nএকটা হাঙর। ইন্দো প্যাসিফিক সাগরে যেসব হাঙর দেখা যায় তার ভেতর এরা খুবই সাধারণ। দক্ষিণ আফ্রিকার পশ্চিমে এবং ইস্টার দ্বীপে এদের খুব বেশি চোখে পড়ে। এই প্রজাতিটিকে প্রবালদ্বীপের আশেপাশে\nঅগভীর জলের মধ্যে প্রায়শই দেখা যায়। এরা ১.৯ মিটার (৬.২ ফুট) লম্বা হয়। এদের থেকে মানুষের কিছুটা বিপদের কারণআছে।", "question_text": "গ্রেরীফ হাঙরের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Carcharhinus amblyrhynchos", "start_byte": 75, "limit_byte": 101}]} {"id": "-6977855580561302169-1", "language": "bengali", "document_title": "শেখ হাসিনা", "passage_text": "শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতির কন্যা এবং তাঁর রাজনৈতিক কর্মজীবন প্রায় চার দশকেরও বেশি। তিনি ১৯৮৬ থেকে ১৯৯০ ও ১৯৯১-১৯৯৫ পর্যন্ত বিরোধী দলের নেতা এবং ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮১ সালে থেকে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে এবং ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে তার নিজ দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে তাঁর দল বিজয় লাভ করলে তিনি টানা তিনবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন।", "question_text": "শেখ হাসিনা ওয়াজেদ কত সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর পদ গ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৮১", "start_byte": 567, "limit_byte": 579}]} {"id": "-8181952263374568788-8", "language": "bengali", "document_title": "জিন", "passage_text": "২। মিউটন (Muton): একে জিন মিউটেশনের একক বলা হয়। এতে মিউটেশন সংঘটিত হয়। এক বা একাধিক নিউক্লিওটাইড নিয়ে এটি গঠিত হয়।", "question_text": "জিন মিউটেশনের একক কাকে বলা হয় ?", "answers": [{"text": "মিউটন", "start_byte": 7, "limit_byte": 22}]} {"id": "689257437357020144-14", "language": "bengali", "document_title": "জিয়াউর রহমান", "passage_text": "১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে বেগম খালেদা জিয়া এই দলের চেয়ারপারসন (Chairperson)। রাষ্ট্রপতি জিয়া এই দলের সমন্বয়ক ছিলেন এবং এই দলের প্রথম চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। অধ্যাপক এ. কিউ. এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী এর প্রথম মহাসচিব ছিলেন। জিয়ার এই দলে বাম, ডান ও মধ্যপন্থীসহ সকল স্তরের লোক ছিলেন। বিএনপির সব থেকে প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল এর নিয়োগ পদ্ধতি। প্রায় ৪৫% সদস্য শুধুমাত্র রাজনীতিতে নতুন ছিলেন তাই নয়, তারা ছিলেন তরুণ। ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টায় রমনা রেস্তোরাঁয় রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের যাত্রা শুরু করেন। জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে তিনি ঘোষণাপত্র পাঠ ছাড়াও প্রায় দুই ঘণ্টা সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। সংবাদ সম্মেলনে নতুন দলের আহবায়ক কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি প্রথমে ১৮ জন সদস্যদের নাম এবং ১৯শে সেপ্টেম্বর ওই ১৮ জনসহ ৭৬ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করেন। এখানে উল্লেখ্য যে, বিএনপি গঠন করার আগে ১৯৭৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) নামে আরেকটি দল উপ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে সভাপতি করে গঠিত হয়েছিল। ২৮শে আগস্ট ১৯৭৮ সালে নতুন দল গঠন করার লক্ষ্যে জাগদলের বর্ধিত সভায় ওই দলটি বিলুপ্ত ঘোষণার মাধ্যমে দলের এবং এর অঙ্গ সংগঠনের সকল সদস্য জিয়াউর রহমান ঘোষিত নতুন দলে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তিনি রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় ১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ২৯৮টি আসনের মধ্যে ২০৭টিতে জয়লাভ করে। নির্বাচনে অংশ নিয়ে আব্দুল মালেক উকিল এর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ৩৯টি ও মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ২টি আসনে জয়লাভ করে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ৮টি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ১টি ও মুসলিম ডেমোক্রেটিক লীগ ২০টি আসনে জয়লাভ করে।", "question_text": "বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল", "start_byte": 3764, "limit_byte": 3832}]} {"id": "5904361834748259566-0", "language": "bengali", "document_title": "ভগিনী নিবেদিতা", "passage_text": "ভগিনী নিবেদিতা (ইংরেজি: Sister Nivedita) (Bengali pronunciation:[sister niːbediːt̪aː] ) (জন্ম মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল' (ইংরেজি: Margaret Elizabeth Noble)[1]; ২৮ অক্টোবর, ১৮৬৭ – ১৩ অক্টোবর, ১৯১১)[2][3] ছিলেন একজন অ্যাংলো-আইরিশ বংশোদ্ভুত সমাজকর্মী, লেখিকা, শিক্ষিকা এবং স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা।[4][5] ১৮৯৫ সালে লন্ডন শহরে তিনি স্বামী বিবেকানন্দের সাক্ষাৎ পান এবং ১৮৯৮ সালে ভারতে চলে আসেন। একই বছর ২৫ মার্চ তিনি ব্রহ্মচর্য গ্রহণ করলে স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর নামকরণ করেন \"নিবেদিতা\"।", "question_text": "স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা ভগিনী নিবেদিতার জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "২৮ অক্টোবর, ১৮৬৭", "start_byte": 266, "limit_byte": 308}]} {"id": "-5010749321473912895-5", "language": "bengali", "document_title": "তাল (সঙ্গীত)", "passage_text": "ত্রিতাল শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের একটি বহুল ব্যবহৃত তাল। ত্রিতাল ১৬ মাত্রা বিশিষ্ট সমপদী তাল। এর পদ-সংখ্যা = ৪, ছন্দ-বিভাগ = ৪/৪/৪/৪ । এর তিনটি তালি ও একটি ফাঁক, তাই এর নাম তিনতাল বা ত্রিতাল বা তেতাল বা তেতালা । শ্ব্ত্রি্তাশলের বোল:", "question_text": "সংগীতে ত্রিতাল কয়টি মাত্রা বিশিষ্ট ?", "answers": [{"text": "১৬", "start_byte": 161, "limit_byte": 167}]} {"id": "1771748160489305957-0", "language": "bengali", "document_title": "ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা", "passage_text": "\nভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা বিংশ শতকের প্রথম ভাগের একটি বিখ্যাত মামলা। অবিভক্ত ভারতবর্ষের বাংলা প্রদেশের ভাওয়াল এস্টেটের (বর্তমানে বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় অবস্থিত) কর্তৃত্ব নিয়ে এই মামলার মূল প্রতিপাদ্য ছিলো, মামলার বাদীর পরিচয়।[1] বাদী নিজেকে ভাওয়ালের রাজকুমার রমেন্দ্রনারায়ণ রায় হিসাবে দাবী করেছিলেন, এক দশক আগে যাঁর মৃত্যু ঘটেছিলো বলে সবাই জানতো।[2]", "question_text": "অবিভক্ত ভারতবর্ষের বাংলা প্রদেশের ভাওয়াল এস্টেট বর্তমান বাংলাদেশের কোন জেলায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "গাজীপুর", "start_byte": 380, "limit_byte": 401}]} {"id": "-6906789983222391839-1", "language": "bengali", "document_title": "কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ", "passage_text": "দারিদ্রপীড়িত পশ্চাদপদ ১৬টি নদ-নদী দ্বারা পরিবেষ্টিত কুড়িগ্রাম জেলার উচ্চ শিক্ষায় অবদান রাখছে প্রাচীন বিদ্যাপীঠ কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ। ১৯৬১ সালে স্থাপিত এ কলেজে নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু হলেও নানামুখী সংকট ও সমস্যায় সুষ্ঠু শিক্ষার পরিবেশ বিঘ্নিত হচ্ছে।[3]", "question_text": "বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজটি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৬১", "start_byte": 378, "limit_byte": 390}]} {"id": "4199611703805473963-0", "language": "bengali", "document_title": "নেপোলিয়ন বোনাপার্ট", "passage_text": "\nনেপোলিয়ন বোনাপার্ট (French: Napoléon Bonaparte, উচ্চারণ নাপোলেওঁ বোনাপার্ত), (জন্ম:১৫ই আগস্ট, ১৭৬৯; এজাক্সিউ, করসিকা, মৃত্যু:৫ই মে, ১৮২১; সেন্ট হেলেনা) ছিলেন ফরাসি বিপ্লবের সময়কার একজন জেনারেল। তিনি ফরাসি প্রজাতন্ত্রের প্রথম কনসল ( First Consul ) ছিলেন। তিনি নেপোলিয়ন ১ নামে ১১ নভেম্বর, ১৭৯৯ থেকে ৬ এপ্রিল ১৮১৪ পর্যন্ত ফ্রান্সের সম্রাট ছিলেন এবং পুনরায় ১৮১৫ সালের ২০ মার্চ থেকে ২২ জুন পর্যন্ত স্বল্প সময়ের জন্য ফ্রান্সের সম্রাট ছিলেন। তিনি ইতালির রাজাও ছিলেন। এছাড়া তিনি সুইস কনফেডারেশনের মধ্যস্থাকারী এবং কনফেডারেশন অফ রাইনের রক্ষকও ছিলেন।", "question_text": "নেপোলিয়ন বোনাপার্ট কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৫ই আগস্ট, ১৭৬৯", "start_byte": 178, "limit_byte": 217}]} {"id": "826646842593077945-2", "language": "bengali", "document_title": "হজ্জ", "passage_text": "ইসলামের বর্ণনা অনুসারে হজ্ব একটি আবশ্যকীয় বা ফরজ উপাসনা। এটি ইসলামের ৫ম স্তম্ভ। হজ্ব শব্দের আভিধানিক অর্থ \"ইচ্ছা\" বা \"সংকল্প\" করা। আচার ও আদব-কায়দার বিবেচনায় হজ্ব হলো বৎসরের নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট পোশাকে কয়েকটি স্থানে অবস্থান বা ওকুফ, ক্বাবা শরীফের তাওয়াফ, পশু কোরবানী, নির্দ্দিষ্ট স্থানে পরপর ৩দিন কংকর নিক্ষেপ এবং সাফা-মারওয়া টিলাদ্বয়ের মধ্যে হাঁটা।", "question_text": "হজ্ব বা হজ্জ বা হজ শব্দটির অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "\"ইচ্ছা\" বা \"সংকল্প\"", "start_byte": 287, "limit_byte": 332}]} {"id": "-5812535119380820789-1", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "১৯৯৭ সালে হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (আমেরিকাতে হ্যারি পটার অ্যান্ড সরসারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত) নামে এই সিরিজের প্রথম বই প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এই সিরিজের বইগুলি রচনার শৈল্পিক উৎকর্ষের জন্য সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছে এবং সারাবিশ্বের পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয়তা ও ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জন করেছে।[1] বইয়ের রাজ্যের পাশাপাশি সিনেমা ও ভিডিও গেমসের দুনিয়ায়ও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ২০০৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাতটি বইয়ের প্রথম ছয়টি বই সারা পৃথিবীতে ৩২৫ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রী হয়েছে[2] এবং ৬৪টিরও অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[3] শুধুমাত্র কুরআন ,বাইবেল এবং বুক অব মরমন (মরমনদের ধর্মগ্রন্থ) ছাড়া আর কোন বইয়ের এই রেকর্ড নেই।[4] এই সিরিজের সপ্তম ও সর্বশেষ বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস, প্রকাশিত হয়েছে ২০০৭ সালের ২১ জুলাই।[5] প্রকাশকেরা শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বইটির রেকর্ড-ভঙ্গকারী ১২ মিলিয়ন কপি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।[6]", "question_text": "হ্যারি পটার উপন্যাস-সিরিজের প্রথম সিরিজটির নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন", "start_byte": 26, "limit_byte": 136}]} {"id": "-4835673372799165036-0", "language": "bengali", "document_title": "পানি", "passage_text": "পানি বা জল (অন্যান্য নামঃ বারি, সলিল) হলো একটি রাসায়নিক পদার্থ, যার রাসায়নিক সংকেত হল H2O। পানির একেকটি অণু একটি অক্সিজেন পরমাণু এবং দু'টি হাইড্রোজেন পরমাণুর সমযোজী বন্ধনে গঠিত। সাধারণত পৃথিবীতে পানি তরল অবস্থায় থাকলেও এটি কঠিন (বরফ) এবং বায়বীয় অবস্থাতেও (পানিীয় বাষ্প) পাওয়া যায়। পৃথিবীতে তরল স্ফটিক রূপেও পানির অস্তিত্ব দেখা যায়।[1][2] রাসায়নিক যৌগের নামকরণ প্রক্রিয়া অনুসারে পানির বিজ্ঞানসম্মত নাম হল dihydrogen monoxide (ডাইহাইড্রোজেন মোনক্সাইড)। কিন্তু এই নামটি প্রায় কোথাও ব্যবহৃত হয় না।[3]", "question_text": "পানি বা জলের রাসায়নিক সংকেত কী ?", "answers": [{"text": "H2", "start_byte": 226, "limit_byte": 228}]} {"id": "-4621304524174078445-18", "language": "bengali", "document_title": "আহমদ ছফা", "passage_text": "সূর্য তুমি সাথী (১৯৬৭) আহমদ ছফার প্রথম উপন্যাস ও গ্রন্থ।[57] উপন্যাসটিকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির হৃদয়গ্রাহী উপাখ্যান বলা হয়েছে।[17] যদিও বরুমতির আঁকেবাঁকে নামক একটি গ্রন্থও তার প্রথম গ্রন্থের দাবিদার।[58]", "question_text": "আহমদ ছফার রচিত প্রথম উপন্যাসটি কবে প্রথম প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬৭", "start_byte": 43, "limit_byte": 55}]} {"id": "7743113321512873596-0", "language": "bengali", "document_title": "ফরাসি বিপ্লব", "passage_text": "ফরাসি বিপ্লব (French: Révolution française) (১৭৮৯–১৭৯৯) ফরাসি, ইউরোপ এবং পশ্চিমা সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই বিপ্লবের সময় ফ্রান্সে নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র বিলুপ্ত হয়ে প্রজাতান্ত্রিক আদর্শের অগ্রযাত্রা শুরু হয় এবং একই সাথে দেশের রোমান ক্যাথলিক চার্চ সকল গোঁড়ামী ত্যাগ করে নিজেকে পুনর্গঠন করতে বাধ্য হয়। ফরাসি বিপ্লবকে পশ্চিমা গণতন্ত্রের ইতিহাসে একটি জটিল সন্ধিক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় যার মাধ্যমে পশ্চিমা সভ্যতা নিরঙ্কুশ রাজনীতি এবং অভিজাততন্ত্র থেকে নাগরিকত্বের যুগে পদার্পণ করে।", "question_text": "ফরাসি বিপ্লব কবে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৭৮৯", "start_byte": 69, "limit_byte": 81}]} {"id": "8103638693434655589-23", "language": "bengali", "document_title": "রোক্সেলানা", "passage_text": "হুররেম সুলতান ১৫ ই এপ্রিল ১৫৫৮ সালে মৃত্যুবরণ করেন এবং ইযনিক মার্বেলপাথর দ্বারা সুসজ্জিত গম্বুজবিশিষ্ট স্বর্গের উদ্যানের আদলে তৈরি করা সমাধিতে (তুরবা) তাকে সমাহিত করা হয়, এটি সম্ভবত তার সদা হাস্যোজ্জল প্রকৃতির স্মৃতির প্রতি সম্মান রেখে করা হয়েছিল।[24] সুলায়মানের সমাধির পাশেই তার সমাধি অবস্থিত, যা সুলায়মানিয়ে মসজিদের প্রাঙ্গনে অবস্থিত আরও গাম্ভীর্যপূর্ণ গম্বুজবিশিষ্ট একটি পৃথক স্থাপত্য।", "question_text": "হুররাম সুলতানের সমাধিস্থল কোথায় ?", "answers": [{"text": "সুলায়মানিয়ে মসজিদের প্রাঙ্গনে", "start_byte": 798, "limit_byte": 887}]} {"id": "-847283385782581394-0", "language": "bengali", "document_title": "ভেলোর", "passage_text": "ভেলোর হল দক্ষিণ ভারত এর তামিলনাড়ু রাজ্যের ভেলোর জেলার একটি শহর ও জেলার সদর দপ্তর।শহরটি রাজ্যের রাজধানী চেন্নাই থেকে ১৪৫ কিলোমিটার ও ব্যাঙ্গালোর শহর থেকে ২১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।শহরটির মোট আয়তন ৮৭.৯১৫ বর্গ কিলোমাটার।এটি রাজ্যের নবম বৃহত্তম শহর।শহরটি ফোর্ট সিটি বা দূর্গের শহর হিসাবে পরিচিত।এছাড়া শহরটি চিকিৎসা ক্ষেত্রে জগৎ বিখ্যাত।[1]", "question_text": "তামিলনাড়ু রাজ্যের ভেলোর জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "ভেলোর", "start_byte": 0, "limit_byte": 15}]} {"id": "6058207303729664794-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক", "passage_text": "ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিকের জন্ম ১৯৪১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার কালিকাপুর গ্রামে। তার পিতা হযরতুল্যা প্রামাণিক এবং মাতা তুলা বেগম। তিনি তাঁর পিতা-মাতার কনিষ্ঠ সন্তান।", "question_text": "মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিকের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "হযরতুল্যা প্রামাণিক", "start_byte": 295, "limit_byte": 350}]} {"id": "8899130051977933608-1", "language": "bengali", "document_title": "তসলিমা নাসরিন", "passage_text": "১৯৬২ খ্রিস্টাব্দের ২৫শে আগস্ট তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশের ময়মনসিংহ শহরে তসলিমা নাসরিনের জন্ম হয়। দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে তিনি তৃতীয়। তাঁর মাতা ঈদুল ওয়ারা গৃহিনী এবং পিতা রজব আলী পেশায় চিকিৎসক ছিলেন। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি ময়মনসিংহ রেসিডেন্সিয়াল স্কুল থেকে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পাস করেন। ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি আনন্দ মোহন কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পাস করেন। এরপর তিনি ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে এমবিবিএস পাস করেন।[5] ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি সরকারী গ্রামীণ হাসপাতালে এবং ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত মিটফোর্ড হাসপাতালে স্ত্রীরোগ বিভাগে ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেকহা) তে অ্যানেসথেসিওলজি বিভাগে চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।[6]", "question_text": "তসলিমা নাসরিনের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "রজব আলী", "start_byte": 481, "limit_byte": 500}]} {"id": "-787060607100759777-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় টাকা", "passage_text": "ভারতীয় টাকা বা Indian Rupee (মুদ্রা প্রতীক: ; ব্যাংক কোড: INR) হল ভারতের সরকারি মুদ্রার নাম। এই মুদ্রার প্রচলন ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। আধুনিক ১, ১০০ পয়সায় বিভক্ত। ৫, ১০, ২০, ২৫ ও ৫০ পয়সা এবং ১, ২, ৫ ও ১০ -র মুদ্রা বাজারে প্রচলিত। অন্যদিকে ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০, ২০০,৫০০ ও ২০০০ -র ব্যাংকনোটও বাজারে প্রচলিত।", "question_text": "ভারতীয় মুদ্রা কোন ব্যাংক কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয় ?", "answers": [{"text": "ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক", "start_byte": 260, "limit_byte": 322}]} {"id": "-4470153699157917055-0", "language": "bengali", "document_title": "১৯৪৮ অ্যাশেজ সিরিজ", "passage_text": "১৯৪৮ অ্যাশেজ সিরিজ (English: 1948 Ashes series) দীর্ঘদিনের ক্রিকেটীয় প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১০ জুন, ১৯৪৮ তারিখ থেকে শুরু হওয়া টেস্ট সিরিজে উভয় দল পাঁচ টেস্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে কোন টেস্টেই অস্ট্রেলিয়া পরাজিত হয়নি ও দৃশ্যতঃ শক্তিশালী দল ছিল। দলটির অধিনায়ক ডন ব্র্যাডম্যান প্রকাশ্যে এ সফরেও তাঁদের অপরাজিত থাকার কথা ঘোষণা করেছিলেন। অস্ট্রেলিয়া ১২টি গুরুত্বপূর্ণ খেলার ১০টিতে জয় পায়। তন্মধ্যে, আটটিতেই ইনিংসের ব্যবধানে জয়ী হয়েছিল। অধিকন্তু, ইংল্যান্ড দলে লেন হাটন, ডেনিস কম্পটন ও অ্যালেক বেডসারের ন্যায় বেশ কয়েকজন প্রতিভাধর খেলোয়াড়ের উপস্থিতি ছিল। তাস্বত্ত্বেও সিরিজে অস্ট্রেলিয়া ৪-০ ব্যবধানে জয় পায়, তৃতীয় টেস্টটি ড্রয়ে পরিণত হয়। ফলশ্রুতিতে তাঁরা অ্যাশেজ নিজেদের অনুকূলে রাখে। পুরো সফরেই অস্ট্রেলীয়রা অপরাজিত অবস্থায় থাকে ও অপরাজিত বা অজেয় দলরূপে আখ্যায়িত হয়।", "question_text": "১৯৪৮ অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে কোন দেশ জয়ী হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "অস্ট্রেলিয়া", "start_byte": 1078, "limit_byte": 1114}]} {"id": "-7062275363138990568-1", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা পৌরসংস্থা", "passage_text": "ভারতীয় জাতীয়তাবাদী নেতা সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ১৯২২ সালে গণতান্ত্রিক সায়ত্ত্বশাসন সংস্থা হিসেবে কলকাতা পৌরসংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৫১ ও ১৯৫৬ সালে দুই বার কর্পোরেশন আইন সংশোধন করা হয়েছিল। বর্তমান পৌরসংস্থাটি ১৯৮০ সালের সংশোধিত পৌর আইনের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। শোভন চট্টোপাধ্যায় কলকাতা পৌরসংস্থার বর্তমান মহানাগরিক।", "question_text": "বর্তমানে কলকাতার মেয়র কে ?", "answers": [{"text": "শোভন চট্টোপাধ্যায়", "start_byte": 850, "limit_byte": 902}]} {"id": "1815171536681324845-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান", "passage_text": "নৌবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অধিনায়ক এবং সর্বোচ্চ পদধারী কর্মকর্তা। এই পদকে সংক্ষেপে সিএনএস ও বলা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান হন চার তারকা অ্যাডমিরাল পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা। নৌবাহিনীর বর্তমান প্রধান হচ্ছেন অ্যাডমিরাল নিজামউদ্দিন আহমেদ যিনি ২৭ জানুয়ারি ২০১৬ দায়িত্ব গ্রহণ করেন।[1][2]", "question_text": "বর্তমানে বাংলাদেশের নৌবাহিনী প্রধান কে ?", "answers": [{"text": "অ্যাডমিরাল নিজামউদ্দিন আহমেদ", "start_byte": 622, "limit_byte": 702}]} {"id": "2939729695975112654-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরানে আয়াতের সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "৬,২৩৬", "start_byte": 603, "limit_byte": 616}]} {"id": "3371098172815174088-0", "language": "bengali", "document_title": "মান্দারিন হাঁস", "passage_text": "মান্দারিন হাঁস (Aix galericulata) (English: Mandarin Duck) বা সুন্দরী হাঁস Anatidae (অ্যানাটিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Aix (অ্যাক্স) গণের এক প্রজাতির বাহারি রঙের ছোট ডুবুরি হাঁস।[2][3] মান্দারিন হাঁসের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ টোপরপড়া ডুবুরি (গ্রিক aix = ডুবুরি পাখি; ল্যাটিন galericulata = টোপর)।[3] সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস, প্রায় ১৮ লাখ ৫০ হাজার বর্গ কিলোমিটার।[4] গত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা কমে গেলেও আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছায় নি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে Least Concern বা ন্যুনতম বিপদযুক্ত বলে ঘোষণা করেছে।[1] বাংলাদেশে এরা পরিযায়ী হয়ে আসে। বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত নয়।[3] সমগ্র পৃথিবীতে আনুমানিক ৬৫ হাজার থেকে ৬৬ হাজার মান্দারিন হাঁস রয়েছে।[1]", "question_text": "মান্দারিন হাঁসের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Aix galericulata", "start_byte": 42, "limit_byte": 58}]} {"id": "-7691957526660948408-22", "language": "bengali", "document_title": "ফেসবুক", "passage_text": "\nম্যানলো পার্কে ফেসবুকের সদর দফতরের সম্মুখ\n", "question_text": "ফেইসবুকের সদর দপ্তর কোথায় ?", "answers": [{"text": "ম্যানলো পার্কে", "start_byte": 1, "limit_byte": 41}]} {"id": "-1138186877852566877-1", "language": "bengali", "document_title": "চীনের কমিউনিস্ট পার্টি", "passage_text": "১৯১৯ সালের ৪ মে-র আন্দোলনের পর থেকেই চীনে মার্ক্সবাদী চিন্তাধারা ব্যাপকভাবে প্রসার লাভ করতে শুরু করে। ১৯২০ সালের জুন মাসে কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে গ্রিগোরি ভইতিন্‌স্কি চীনে আগমন করেন এবং লি দাজাও সহ অন্যান্য সংস্কারপন্থীদের সাথে সাক্ষাৎ করেন। তিনিই চীনে \"সমাজতান্ত্রিক যুব বাহিনী\" প্রতিষ্ঠা করতে অর্থসাহায্য করেন।[3] এরপর ১৯২১ সালে শাংহাইয়ের ফরাসি উপনিবেশে একটি অনানুষ্ঠানিক সংগঠন হিসেবে চেন দুজিউ এবং লি দাজাও কর্তৃক প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত হয় চীনের কমিউনিস্ট পার্টি। ১৯২০ সালে চীনে এবং চীনের বাইরে বিভিন্ন অনানুষ্ঠানিক গোষ্ঠীর অস্তিত্ব ছিলই, কিন্তু কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম আনুষ্ঠানিক সূচনা হয় ১৯২১ সালের ১ জুলাই প্রথম পার্টি কংগ্রেসের মধ্য দিয়ে।সাংহাইতে আয়োজিত দলের প্রথম এই কংগ্রেসে সভ্য ছিলেন মোট ৫৩ জন। এইসময়ই সর্বপ্রথম আনুষ্ঠানিক ভাবে দলের নামকরণ করা হয় \"চীনের কমিউনিস্ট পার্টি\" (中国共产党) এবং বিভিন্ন কমিউনিস্ট গোষ্ঠীর ভিন্ন ভিন্ন নাম পরিহার করা হয়। পার্টির প্রতিষ্ঠায় যে সকল নেতৃবৃন্দ মুখ্য ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন তাঁরা হলেন লি দাজাও, চেন দুজিউ, চেন গংবো, তাং পিংশান, জাং গুওতাও, হে মেংজিয়ং, লউ জাংলং এবং দেং জংজিয়া। প্রথম পার্টি কংগ্রেসে দলের পরবর্তীকালের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ নেতা মাও সে তুংও উপস্থিত ছিলেন হুনান কমিউনিস্ট গোষ্ঠী থেকে আগত দু'জন সভ্যের একজন হিসেবে। উক্ত পার্টি কংগ্রেসে উপস্থিত অন্যান্য সদস্যরা ছিলেন দং বিউ, লি হানজুন, লি দা, চেন তানকিউ, লিউ রেনজিং, জউ ফোহাই, হে শুহেং, দেং এনমিং এবং কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনাল থেকে আগত দু'জন প্রতিনিধি, যাদের মধ্যে একজন হলেন হেঙ্ক স্নিভলিয়েত (যিনি \"মারিং\" নামেই অধিক জনপ্রিয় ছিলেন[4])। লক্ষণীয়ভাবে কমিউনিস্ট পার্টির এই সূচনালগ্নে অনুপস্থিত ছিলেন দলের পরবর্তীকালের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নেতা লি লিসান, চৌ এন-লাই এবং ক্যু কিউবাই।", "question_text": "চীনা কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "চেন দুজিউ এবং লি দাজাও", "start_byte": 1077, "limit_byte": 1135}]} {"id": "7704102728425440943-5", "language": "bengali", "document_title": "মোহাম্মদ রুহুল আমিন", "passage_text": "১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর সরকারি গেজেট নোটিফিকেশন অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সাতজন বীর সন্তানকে মরণোত্তর বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে। রুহুল আমিন সেই সাতজনের অন্যতম।[6]", "question_text": "মোহাম্মদ রুহুল আমিন কত সালে বীর শেষ্ঠ পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর", "start_byte": 0, "limit_byte": 60}]} {"id": "3872595097231458794-0", "language": "bengali", "document_title": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ", "passage_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (English: World WarII, Second World War, WWII, WW2) মানবসভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল, এই ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা ধরা হলেও ১৯৩৯ সালের আগে এশিয়ায় সংগঠিত কয়েকটি সংঘর্ষকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। তৎকালীন বিশ্বে সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং দুইটি বিপরীত সামরিক জোটের সৃষ্টি হয়; মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি। এই মহাসমরকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে ধরা হয়, যাতে ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং সামরিক ও বেসামরিক সম্পদের মধ্যে কোনরকম পার্থক্য না করে তাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে। এছাড়া বেসামরিক জনগণের উপর চালানো নির্বিচার গণহত্যা, হলোকস্ট (হিটলার কর্তৃক ইহুদীদের উপর চালানো গণহত্যা), পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োগ প্রভৃতি ঘটনায় কুখ্যাত এই যুদ্ধে প্রায় ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ মৃত্যুবরণ করে। এসব পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম যুদ্ধ।[1]", "question_text": "কত সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৩৯", "start_byte": 326, "limit_byte": 338}]} {"id": "-2070463653245554753-1", "language": "bengali", "document_title": "শাফায়াত জামিল", "passage_text": "শাফায়াত জামিল মার্চ ১, ১৯৪০ তারিখে কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার খড়গমারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম এ এইচ এম করিমউল্লাহ এবং মায়ের নাম লায়লা জোহরা বেগম। তাঁর পিতা এএইচ করিমুল্লাহ ছিল ইস্ট পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস (জুডিশিয়াল) অফিসার ছিলেন। তার স্ত্রীর নাম রাশিদা শাফায়াত। তাঁদের তিন ছেলে। শাফায়াত জামিল ঢাকা কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমী থেকে শিক্ষা গ্রহন করেন। তিনি ঐ একাডেমীতে জেনারেল পারভেজ মুশাররফের (পরবর্তীতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট) সহপাঠি ছিলেন।", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল শাফায়াত জামিলের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "এ এইচ এম করিমউল্লাহ", "start_byte": 318, "limit_byte": 369}]} {"id": "8611423903594451206-6", "language": "bengali", "document_title": "কুষ্টিয়া জেলা", "passage_text": "কুষ্টিয়া জেলা ৬টি উপজেলা, ৭টি থানা,[3] ৫টি পৌরসভা, ৫৭টি ওয়ার্ড, ৭০টি মহল্লা, ৭১টি ইউনিয়ন পরিষদ, ৭১০টি মৌজা ও ৯৭৮টি গ্রামে বিভক্ত। উপজেলাগুলো হলো:", "question_text": "কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত মোট কয়টি পুলিশ থানা রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৭", "start_byte": 71, "limit_byte": 74}]} {"id": "2580529118590458742-0", "language": "bengali", "document_title": "নাটোর জেলা", "passage_text": "\n\nনাটোর জেলা বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত একটি জেলা। জেলার উত্তরে নওগাঁ জেলা ও বগুড়া জেলা, দক্ষিণে পাবনা জেলা ও কুষ্টিয়া জেলা, পূর্বে পাবনা জেলা ও সিরাজগঞ্জ জেলা এবং পশ্চিমে রাজশাহী জেলা অবস্থিত। জেলাটি ১৮৯৬.০৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তন।", "question_text": "নাটোর জেলার বর্তমান (২০১৯) আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১৮৯৬.০৫ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 556, "limit_byte": 616}]} {"id": "-9155536429339252957-0", "language": "bengali", "document_title": "সুন্নি (ইসলাম)", "passage_text": "\nসুন্নি মুসলিমরা ইসলাম অনুসারীদের মধ্যে সবচেয়ে বড় সম্প্রদায়। সুন্নিরা আরো পরিচিত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'য়াত (Arabic: هل السنة والجماعة‎ \") সংক্ষেপে আহল আস-সুন্নাহ (Arabic: أهل السنة‎‎) নামে। সুন্নি শব্দের উৎপত্তি সুন্নাহ (Arabic: سنة‎) শব্দ থেকে যা দ্বারা ইস্লামের নবি মুহাম্মদের বাণী ও কর্মকে বুঝায়। নবি মুহাম্মদের জীবিত অবস্থায় সুন্নি বা শিয়া বা অন্য কোনো নামে কোনো সম্প্রদায় ছিল না। সুন্নিরা ইসলামের সেই অংশের প্রতিনিধিত্ব করে যারা নবি মুহাম্মদের মৃত্যুর পর সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে নির্বাচিত খলিফা আবু বকরকে মেনে নিয়েছিল। তাই প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থায় ( খিলাফত) নির্বাচন বা ‘শুরা’ সুন্নি ইসলামের একটা বড় বৈশিষ্ট্য। অধিকাংশ সুন্নি আইনজ্ঞরা নিজেদের সুন্নি আইনের চারটি ঘরানার (হানাফি, মালিকি, শাফিয়ি, হানবালি) যে কোনো একটির অনুসরণ করেন। এর বাইরেও কয়েকটি সংখ্যালঘু সুন্নি মাযহাব রয়েছে। ", "question_text": "সুন্নি শব্দটির উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে ?", "answers": [{"text": "সুন্নাহ", "start_byte": 527, "limit_byte": 548}]} {"id": "1109339919555009374-8", "language": "bengali", "document_title": "সঞ্জয় দত্ত", "passage_text": "\n১৯৯৮ সালে সঞ্জয় রিয়া পিল্লাই নামের এক মডেলকে বিয়ে করেন।[9] ২০০৫ সালে তাদের মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। এরপর সঞ্জয় ২০০৮ সালে মান্যতাকে গোয়াতে গোপন এক অনুষ্ঠানে বিয়ে করেন[10], বিয়ের আগে তারা দুই বছর প্রেম করেছিলেন।[11] ২০১০ সালের ২১ অক্টোবর তারিখে সঞ্জয় আর মান্যতা জমজ ছেলেমেয়ের পিতামাতা হন।[12]", "question_text": "সঞ্জয় বলরাজ দত্তের বর্তমান স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "মান্যতা", "start_byte": 337, "limit_byte": 358}]} {"id": "227743697961975427-1", "language": "bengali", "document_title": "আইজাক আসিমভ", "passage_text": "আসিমভের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ রচনা হচ্ছে ফাউন্ডেশন সিরিজ। তার অন্যান্য প্রধান সিরিজের মধ্যে রয়েছে গ্যালাক্টিক সাম্রাজ্য সিরিজ এবং রোবট সিরিজ যে দুটিকে পরবর্তিতে তিনি ফাউন্ডেশন সিরিজের অন্তর্ভুক্ত করেছেন ভবিষ্যৎ ইতিহাস বিনির্মাণের জন্য। ভবিষ্যৎ ইতিহাস নির্মাণের এই প্রক্রিয়ার অগ্রদূত ছিলেন কর্ডওয়েইনার স্মিথ এবং পাউল এন্ডারসন। তার অসংখ্য ছোটগল্পের মধ্যে নাইটফল গল্পটি ১৯৬৪ সালে সাইন্স ফিকশন রাইটার্স অফ আমেরিকা কর্তৃক সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান কল্পকাহিনী শীর্ষক ছোটগল্পের সম্মানে ভূষিত হয়। তিনি পল ফ্রেঞ্চ ছদ্মনামে ছোটদের জন্য লিখতেন। আসিমভের অধিআকংশ বিজ্ঞান গ্রন্থ এবং গল্পেই বৈজ্ঞানিক ধারণাসমূহ ইতিহাসের আবহে বর্ণীত হয়েছে। এক্ষেত্রে তিনি হয়ত সুদূর ভবিষ্যতের কোন সময় থেকে শুরু করেছেন আর ফিরে গেছেন তখন পর্যন্ত যখন কিনা সেই ধারণাটি ছিলইনা বা থাকলেও ছিল একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে; যখন মানব সভ্যতা ছিল একেবারে সরল। তিনি উপন্যাসের চরিত্রগুলোর জন্ম-মৃত্যুর তারিখ, তাদের নামের উচ্চারণ এবং জীবনী বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। এছাড়া তিনি আমেরিকান হিউম্যানিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে খুব আনন্দিত ছিলেন। এখানেই তার মানবতাবাদী চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ। ৫০২০ আসিমভ নামক গ্রহাণু, আসিমভ্‌স সাইন্স ফিকশন নামক সাময়িকী এবং আইজাক আসিমভ পুরস্কার নামে একাধিক পুরস্কারের মাধ্যমে তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা হয়েছে।", "question_text": "আইজাক আসিমভ কোন ছদ্মনাম ব্যবহার করতেন ?", "answers": [{"text": "পল ফ্রেঞ্চ", "start_byte": 1357, "limit_byte": 1385}]} {"id": "4795021873090623749-0", "language": "bengali", "document_title": "লিনাক্স", "passage_text": "\nলিনাক্স বা গ্নু/লিনাক্স বলতে লিনাক্স কার্নেলের সাথে বিশেষত গ্নু ও অন্যান্য উপাদানের সংমিশ্রণে প্যাকেজ করা অপারেটিং সিস্টেম গুচ্ছকে বুঝায়। সাধারণত, ডেস্কটপ ও সার্ভার দুধরনের ব্যবহারের জন্যেই লিনাক্স, ডিস্ট্রিবিউশন বা ডিস্ট্রো নামের একটি ফর্মে প্যাকেজড থাকে। একটি লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনের ডিফাইনিং কম্পোনেন্ট হচ্ছে লিনাক্স কার্নেল,[6] যেটি একটি অপারেটিং সিস্টেম কার্নেল এবং লিনুস তোরভাল্দ্‌স প্রথম সেপ্টেম্বর ১৭, ১৯৯১ তারিখে প্রকাশ করেন। [7][8][9] অনেক লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনই লিনাক্স শব্দটি তাদের অপারেটিং সিস্টেমের নামের সাথে ব্যবহার করে এবং ফ্রি সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন গ্নু/লিনাক্স শব্দটি এ অপারেটিং সিস্টেম পরিবারকে বুঝাতেই ব্যবহার করে।", "question_text": "লিনাক্স বা গ্নু অপারেটিং সিস্টেম গুচ্ছটি কোন সালে প্রথম চালু হয় ?", "answers": [{"text": "১৭, ১৯৯১", "start_byte": 1105, "limit_byte": 1125}]} {"id": "1964173499515419113-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনালের তালিকা", "passage_text": "\nক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল তালিকায় ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাত্র ৫টি ক্রিকেট দলের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল ১৯৭৫ সাল থেকে অদ্যাবধি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় বিজয়ী হয়ে ট্রফি জয়ে সক্ষমতা দেখিয়েছে। সর্বপ্রথম ১৯৭৫ সালে ইংল্যান্ডে ক্রিকেটের এই বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার সূচনা ঘটে।[1] এ ক্রীড়ার বৈশ্বিক পরিচালনা পরিষদ হিসেবে আইসিসি’র সদস্য দেশের পুরুষ জাতীয় ক্রিকেট দলের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়।[2] চার বছর অন্তর ক্রিকেট বিশ্বকাপের সর্বশেষ আসরটি ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়।[3] এতে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল নিউজিল্যান্ড দলকে পরাভূত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।", "question_text": "ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫ কোন দেশে আয়োজিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে", "start_byte": 1575, "limit_byte": 1655}]} {"id": "8942076803750610562-2", "language": "bengali", "document_title": "বাঁকুড়া জেলা", "passage_text": "‘বাঁকুড়া’ শব্দটির বুৎপত্তি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মতবিরোধ আছে। কোল-মুণ্ডাদের ভাষায় ওড়া বা ড়া শব্দের অর্থ বসতি। বাঁকু শব্দের অর্থ এবড়ো খেবড়ো।ছোটোনাগপুর মালভূমির অংশ বিশেষ। ‘বাঁকুড়া’ নামটি 'বাঁকা' শব্দ থেকেও উৎপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। জেলার সবচেয়ে প্রভাবশালী লৌকিক দেবতাদের একজন হলেন ধর্মঠাকুর। তাঁকে স্থানীয়রা 'বাঁকুড়া রায়' নামে ডাকেন।[3] স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, জেলা সদর বাঁকুড়া শহরের নামকরণ হয়েছে এই শহরের প্রতিষ্ঠাতা তথা স্থানীয় গোষ্ঠীপতি নেতা বাঁকু রায়ের নামানুসারে। অন্য একটি কিংবদন্তি অনুসারে, বিষ্ণুপুরের রাজা বীর হাম্বিরের ২২ পুত্রের অন্যতম বীর বাঁকুড়ার নামে এই শহরের নামকরণ করা হয়েছে। বীর হাম্বির তাঁর রাজ্যকে ২২টি তরফে ভাগ করে দেন। প্রতিটি তরফ তাঁর এক এক পুত্রের অধীনে আসে। জয়বেলিয়া তরফটি বীর বাঁকুড়ার ভাগে পড়ে। তিনিই বাঁকুড়া শহরটি গড়ে তোলেন। অন্য একটি মতে, বাঁকুড়া নামটি বানকুন্ডা নামের অপভ্রংশ। 'বানকুন্ডা' শব্দের অর্থ পাঁচটি দিঘি। পুরনো সরকারি নথিপত্রে ইংরেজি Bacoonda নামটি পাওয়া যায়।[1]", "question_text": "বিষ্ণুপুর শহরটি কোন জেলার অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "বাঁকুড়া", "start_byte": 3, "limit_byte": 27}]} {"id": "2051850094195911348-11", "language": "bengali", "document_title": "ফ্রান্স", "passage_text": "ফ্রান্সের মোট দেশজ উৎপাদনের মূল্য ২৫০০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি। ফলে ফ্রান্স ইউরোপের তৃতীয় বৃহত্তম ও বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম অর্থনীতি । কৃষিদ্রব্য উৎপাদনে ফ্রান্স ইউরোপের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দেশ; এটি মূলত খাদ্যশস্য, ওয়াইন, পনির ও অন্যান্য কৃষিদ্রব্য ইউরোপ ও সারা বিশ্বে রপ্তানি করে। ফ্রান্স ভারী শিল্পের দিক থেকেও বিশ্বের প্রথম সারির দেশ; এখানে মোটরযান, ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি, ও রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদন করা হয়। তবে ইদানীংকার দশকগুলিতে সেবামূলক শিল্প যেমন ব্যাংকিং, পাইকারী ও খুচরা বাণিজ্য, স্বাস্থ্যসেবা ও পর্যটন ফরাসি অর্থনীতিতে ব্যাপক ও প্রধান ভূমিকা রাখা শুরু করেছে।", "question_text": "আয়তনের দিক থেকে ফ্রান্স ইউরোপের কত নম্বর বৃহত্তম রাষ্ট্র ?", "answers": [{"text": "তৃতীয়", "start_byte": 229, "limit_byte": 247}]} {"id": "5408461970395995443-2", "language": "bengali", "document_title": "শাহ মখদুম", "passage_text": "শাহ মখদুমের জন্ম সাল নিয়ে অনেক মত প্রচলিত আছে। তবে বিভিন্ন প্রামাণিক সূত্রানুযায়ী বলা যায়, তিনি ১২১৬ (হিজরী ৬১৫ সালের ২রা রজব) সালে বাগদাদের এক বিখ্যাত সুফী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। [5] তার দাদা বড়পীড় হযরত আব্দুল কাদির জিলানীর মৃত্যুর ৫৪ বছর পর শাহ মখদুমের জন্ম হয়। তার পিতার নাম সায়্যিদ আযাল্লাহ শাহ, তিনিও অনেক জ্ঞানী এবং ধর্ম বিশারদ সুফী ছিলেন।[2]", "question_text": "বাংলার প্রথিতযশা সুফী সাধক শাহ মখদুম রূপোশের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সায়্যিদ আযাল্লাহ শাহ", "start_byte": 746, "limit_byte": 805}]} {"id": "-8177286066345507693-12", "language": "bengali", "document_title": "সার্হিও আগুয়েরো", "passage_text": "২০১১ সালের ১৫ আগস্ট, সোয়ানসি সিটির বিপক্ষে ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে আগুয়েরোর অভিষেক হয়। খেলার ৬৯তম মিনিটে তিনি বদলি হিসেবে নামেন এবং নয় মিনিটের মধ্যেই একটি গোল করেন। এরপর ইনজুরি সময়ে প্রায় ৩০ গজ দূর থেকে নেওয়া শটে তিনি আরো একটি গোল করেন। খেলায় ম্যানচেস্টার সিটি ৪–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে।[30] অনেক ফুটবল সাংবাদিকের মতে তার ৩০ মিনিটের এই অভিষেক ছিল ইংরেজ ফুটবলে সেরা অভিষেকগুলোর একটি।[31][32][33]", "question_text": "সার্হিও লেওনেল ‘‘কুন’’ আগুয়েরো কোন সাল থেকে ম্যানচেস্টার সিটি দলের হয়ে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "২০১১", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-3440886290948529431-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা মেট্রো", "passage_text": "বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে নির্মিতব্য ভূ-উপরিস্থ রেল ব্যবস্থার নাম ঢাকা মেট্রো। ঢাকা মেট্রো রেল ব্যবস্থাকে কে ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানযিট সংক্ষেপে এমআরটি (MRT) হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। ২০০০ সাল থেকে অতি জনবহুল ঢাকা মহানগরীর ক্রমঃবর্ধমান যানবাহন সমস্যা ও পথের দু:সহ যানজট কমিয়ে আনার লক্ষ্যে এই ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানযিট ব্যবস্থা স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। \nএই উদ্দেশ্যে একটি উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয় যার নাম ঢাকা মাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট। ২০১৬ থেকে এই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এর বাণিজ্যিক পরিচালনা শুরুর লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় হবে ২২ হাজার কোটি টাকা যার মধ্যে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)’র প্রকল্প ঋণ ৭৫ শতাংশ এবং বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ২৫ শতাংশ।[4]", "question_text": "ঢাকা মেট্রো নির্মাণের কাজ কবে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "২০১৬", "start_byte": 1224, "limit_byte": 1236}]} {"id": "-123969208834962473-8", "language": "bengali", "document_title": "সরকারি তোলারাম কলেজ", "passage_text": "     ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দের ১ মার্চ এই কলেজটিকে জাতীয়করণ করা হয়। সরকারি কলেজের মুকুট পরিধান করে কলেজের সুনাম, কলেবর এবং কার্যক্রম ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে। তোলারাম কলেজের প্রাক্তন ছাত্র এবং সাবেক সংসদ সদস্য জনাব এ. কে. এম শামীম ওসমানের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় ১৯৯৬-৯৭ সেশনে সরকারি তোলারাম কলেজে ১২টি বিষয়ে অনার্স এবং ০৫টি বিষয়ে এম.এ কোর্স খোলা হয়। তাঁর ঘোষণায় কলেজের কলা ভবনের নামকরণ করা হয় ”শহিদ জননী জাহানারা ইমাম ভবন”। বর্তমানে কলেজটিতে এইচ এস সি, বি এ (পাস), ১৪টি বিষয়ে অনার্স, ০৫টি বিষয়ে এম,এ প্রথমপর্ব এবং ১৪টি বিষয়ে এম, এ শেষপর্ব চালু রয়েছে। বর্তমানে ‘সরকারি তোলারাম কলেজ’- এ অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সংখ্যা প্রায় ১৮০০০ জন।", "question_text": "বাংলাদেশের সরকারী তোলারাম কলেজের বর্তমান মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "১৮০০০", "start_byte": 1682, "limit_byte": 1697}]} {"id": "5252602590461639625-1", "language": "bengali", "document_title": "মিশেল ফুকো", "passage_text": "মিশেল ফুকো ১৯২৬ সালের অক্টোবর ১৫ তারিখে ফ্রান্সের Poitiers নামক স্থানের এক সম্ভ্রান্ত প্রাদেশিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের সময় তার নাম ছিল পল-মিশেল ফুকো। বাবার নাম পল ফুকো যিনি ফ্রান্সের বিশিষ্ট সার্জন ছিলেন। তার বাবার ইচ্ছা ছিল পড়াশোনা শেষে ফুকো বাবার পেশাকেই বেছে নেবেন। তার প্রাথমিক শিক্ষা খুবই স্বাভাবিক গতিতে এগিয়েছে। খুব একটা ভাল বা খারাপ করেননি কখনও। কিন্তু জেসুইট কলেজ সেন্ট-স্টানিসলাসে ভর্তির পর তিনি পড়াশোনায় বিশেষ সাফল্য অর্জন করেন। সে সময় Poitiers অঞ্চলটি Vichy France-এর অন্তর্ভুকত ছিল। পরবর্তিতে তা জার্মানির অন্তর্ভুক্ত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ফুকো École Normale Supérieure-তে প্রবেশের সুযোগ পান। এই প্রতিষ্ঠানটি ছিল ফ্রান্সের মানবিক বিভাগের শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কর্মক্ষেত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।", "question_text": "মিশেল ফুকোর পিতার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "পল ফুকো", "start_byte": 437, "limit_byte": 456}]} {"id": "8381705875945583429-2", "language": "bengali", "document_title": "খালেদা জিয়া", "passage_text": "তার স্বামী বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান বীরউত্তম। তার এক ভাই মেজর(অবঃ) সাইদ ইস্কান্দার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল থেকে ফেনী-১ আসনের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন। তার দুই ছেলের মধ্যে বড় তারেক রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তার কনিষ্ঠ ছেলে আরাফাত রহমান কোকো ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি মালায়া হাসপাতালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান।[6] আরাফাত রহমান একজন ব্যবসায়ী ছাড়াও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ও সিটি ক্লাবের সাথে যুক্ত ছিলেন।", "question_text": "বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মোট সন্তান সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 528, "limit_byte": 537}]} {"id": "-1252081096867469210-1", "language": "bengali", "document_title": "রজঃস্রাব", "passage_text": "রজ:চক্র বা ঋতুচক্র (ইংরেজি: Menstrual cycle) বলতে নারীদেহের ২৮ দিনের একটি পর্যায়ক্রমিক শরীরবৃত্তিয় প্রক্রিয়া বোঝায়। প্রথম শুরু হয় সাধারণত এগারো বা বারো বছর বয়সে এবং তারপর থেকে প্রতিমাসে নিয়মিতভাবে হয়। এই চক্র আটাশ দিন পর পর বা তার কিঞ্চিৎ আগে বা পরেও হতে পারে। মাসিক রজ:চক্রকে তিনটি পর্বে ভাগ করা হয়েছে। \n১. মেনোস্ট্রুয়াল পর্যায় এর স্খিতিকাল হলো পাঁচ থেকে সাত দিন বা তিন থেকে চার দিন। এ সময় যোনীপথে রক্তমিশ্রিত রস ক্ষরণ হয়। এতে রক্তের সাথে জরায়ুর অভ্যন্তরীণ অস্খায়ী স্তরের খসে পড়া কোষ কলা এবং কিছু কিছু গ্ল্যান্ডের রস মিশ্রিত থাকে। এ ছাড়া একধরনের টিপিক্যাল পথ থাকে যা থেকে বোঝা যায় এটি মাসিক ঋতুস্রাবের পথে। \n২. প্রলিফেরাটিভ পর্যায় (চড়সলমহভথড়থয়মংপ হভথঢ়প): এই ফেজ বা সময়ে জরায়ুর অভ্যন্তরে ঝরে যাওয়া কোষ বা কোষের স্তরগুলো ফিমেল হরমোনের প্রভাবে আবার তৈরি হতে শুরু করে। \n৩. সিকরেটরি পর্যায় (ঝপধড়পয়য়সড়ী চভথঢ়প): এই সময় জরায়ু বা মাতৃজঠরের অভ্যন্তরের প্রতিটি গ্রন্থি রস নি:সরণের জন্য একেবারে তৈরি হয়ে থাকে। গ্রন্থি ও তার মধ্যবর্তী স্ট্রমা বা টিস্যুতে রস জমে থাকে। যৌনসঙ্গমের ফলস্বরূপ পুরুষের শুক্রাণু কর্তৃক নারীর ডিম্বাণু নিষিক্ত হলে সেটি জরায়ুতে ইমপ্ল্যান্ট (ওশহলথষয়) প্রোথিত হয়। শুরু হয় গর্ভধারণ। যদি নির্দিষ্ট মাসিকের মধ্যে গর্ভধারণ না ঘটে তাহলেই কেবল পরবর্তী মাসিক রজঃস্রাব শুরু হয়।", "question_text": "সাধারণত কত বছর বয়সে মেয়েদের ঋতুস্রাব শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "এগারো বা বারো", "start_byte": 355, "limit_byte": 390}]} {"id": "-6710684033304222335-9", "language": "bengali", "document_title": "রামমোহন রায়", "passage_text": "রামমোহন রায় ১৮৩১ সালে মুঘল সাম্রাজ্যের দূত হিসেবে যুক্তরাজ্য ভ্রমণ করেন, তিনি ফ্রান্সও পরিদর্শন করেছিলেন। ১৮৩৩ সালে মেনিনজাইটিসে আক্রান্ত হয়ে ব্রিস্টলের কাছে স্টেপল্‌টনে মৃত্যুবরণ করেন। ব্রিস্টলে আর্নস ভ্যাল সমাধিস্থলে তাঁকে কবর দেওয়া হয়। ১৯৯৭ সালে মধ্য ব্রিস্টলে তাঁর একটি মূর্তি স্থাপন করা হয়।", "question_text": "বাংলার নবজাগরণের একজন অন্যতম পথিকৃৎ রাজারামমোহন রায়ের মৃত্যু কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৩৩ সালে", "start_byte": 289, "limit_byte": 314}]} {"id": "5240435820657218139-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল ১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের সশস্ত্র সংগ্রাম, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি নিধনে ঝাঁপিয়ে পড়লে একটি জনযুদ্ধের আদলে গেৱিলাযুদ্ধ তথা স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে।[21] ২৫ মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ঢাকায় অজস্র সাধারণ নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পুলিশ ও ই.পি.আর.-কে হত্যা করে এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল আওয়ামী লীগ প্রধান বাঙালিদের তৎকালীন জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে। পার্বত্য চট্টগ্ৰামেৱ কালুৱঘাট বেতাৱ কেন্দ্ৰো থেকে ৮ম পূৰ্ব বেঙ্গল ৱেজিমেন্টেৱ উপ প্ৰধান মেজৱ জিয়াউর ৱহমান ও চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতা এম. এ. হান্নান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালি জাতির স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ\n[22][23][24]", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন অন্যতম মুক্তিযোদ্ধা শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রথম কবে প্রথমবারের জন্য জেলে যেতে হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭০ সালে", "start_byte": 1355, "limit_byte": 1380}]} {"id": "-6690027614866938584-3", "language": "bengali", "document_title": "বর্ণের দৃশ্যমানতা", "passage_text": "বর্ণকে উচ্চ থেকে নিম্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যে (বা নিম্ন থেকে উচ্চ কম্পাঙ্কে) অনুযায়ি সাজালে লাল, কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল, ও বেগুনী এই ক্রম পাওয়া যায়।তরঙ্গদৈর্ঘ্যে সামান্য পার্থক্যও বর্ণ পাল্টে দিতে পারে; যেমন সবুজাভ নীল ও হলুদের মধ্যে তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পার্থক্য হল ১ ন্যানমিটার। যদিও মানুষের চোখ এই পার্থক্য অনেক বড় পার্থক্যেই ধরতে পারে, যখন এই বর্ণালীগত রঙকে একসাথে মেশানো হয়, তখন ক্রোমাটিসিটি অনেক উচ্চ সংখ্যার হতে পারে। ", "question_text": "কোন বর্ণের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি ?", "answers": [{"text": "লাল", "start_byte": 224, "limit_byte": 233}]} {"id": "-1571957314413350648-52", "language": "bengali", "document_title": "আফগানিস্তান", "passage_text": "আফগানিস্তানের মুদ্রার নাম আফগানি। ১০০ পুলে ১ আফগানি। আফগানির বিনিময় হার বহুবার ওঠা নামা করেছে। ১৯৮১ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত ৫৭ শতাংশ পর্যন্ত মূদ্রাস্ফীতি আফগানির ক্রয়ক্ষমতা অত্যন্ত সীমিত করে দেয়, এবং তালেবান শাসনামলেও এই ধারা বজায় ছিল। যুদ্ধজনিত মুদ্রাস্ফীতির কারণে আফগানির মূল্য এত কমে যায় যে সরকার নতুন অধিক মূল্যের আফগানি আবার ইস্যু করেন। ২০০২ সালের শেষে এসে আফগানির মূল্য স্থিতিশীল হয় এবং ২০০৭ সালে ১ মার্কিন ডলারে প্রায় ৫০ নতুন আফগানি পাওয়া যেত।", "question_text": "আফগানিস্তানের মুদ্রার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আফগানি", "start_byte": 72, "limit_byte": 90}]} {"id": "336099708682900469-0", "language": "bengali", "document_title": "সূরা আল-কাহফ", "passage_text": "আল কাহফ (আরবি ভাষায়: الكهف) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১৮ তম সূরার আয়াত সংখ্যা ১১০ টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১১ টি। আল কাহফ সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরায় কোরাইশদের তিনটি প্রশ্নের কথা এবং প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। এই সূরায় হযরত মুসা (আঃ) এবং হযরত খিযির (আঃ) এর ঘটনাটিও বর্ণনা করা হয়েছে।", "question_text": "কুরআনের প্রথম সূরার রূকুর সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "১১ টি", "start_byte": 294, "limit_byte": 307}]} {"id": "-8230914461558443804-12", "language": "bengali", "document_title": "ভূগোল", "passage_text": "প্রাচীন গ্রিক পণ্ডিত ইরাটোসথেনেস (Eratosthenese, 276-194 BC) প্রাকৃতিক ভূগোলের অগ্রপথিক। তিনি এমন এক সময় এ বিষয়ে অবদান রাখেন যখন পণ্ডিতগণ পৃথিবীর আকার ও আকৃতি সম্পর্কেই অনিশ্চিত ছিলেন। মিশরের বিভিন্ন স্থানের দূরত্বের সাথে সূর্যের আলোক রশ্মির পতনকোণের পার্থক্য হিসাব করে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয়ের মাধ্যমে ইরাটোসথেনেস প্রাকৃতিক ভূগোলবিদ হিসেবে ইতিহাসের পাতায় চিরস্তায়ী আসন করে নিয়েছেন। এটিই ছিলো বর্তমানে পরিচিত ভূআকৃতিবিদ্যার (Geodesy) প্রথম গবেষণা। ইরাটোসথেনেসের বহু মূল্যবান ভূগোলবিষয়ক কাজের মধ্যে এটি অন্যতম। তিনি মানচিত্রের গুরুত্বের কথা উপলব্ধি করেছিলেন এবং নিজেকে একজন দক্ষ কার্টোগ্রাফার (cartographer) হিসেবে গড়ে তুলেন। যখন পণ্ডিতগণ পৃথিবী গোলাকার না চেপ্টা এ সম্পর্কে বিতর্কে লিপ্ত, তখন ইরাটোসথেনেস গোলাকার পৃথিবীর কোন কোন স্থান সূর্যালোক দ্বারা অপর মণ্ডল অপেক্ষা অধিক উষ্ণ- এ বিষয়টি উপলব্ধি করেন এবং পৃথিবীকে কতিপয় পরিবেশমণ্ডলে বিভক্ত করে মানচিত্র তৈরি করেন। তিনি সিদ্ধান্তে আসেন যে, গোলাকার পৃথিবীতে একটি নিরক্ষীয় বলয়, দুটি মেরু বলয় এবং এদের মাঝে দুটি নাতিশীতোষ্ণ বলয় বিদ্যমান রয়েছে। ইরাটোসথেনেসের মৃত্যুর বহু শতাব্দি পর্যন্ত অনেক পণ্ডিত ইরাটোসথেনেসের জ্ঞানকে যথার্থ বলে মেনে নিতে পারেননি (ব্লিজ, ১৯৯৩)।[7]", "question_text": "কে প্রথম বিশ্বের মানচিত্র তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "ইরাটোসথেনেস", "start_byte": 57, "limit_byte": 90}]} {"id": "4234860266289183549-0", "language": "bengali", "document_title": "ব্রক লেসনার", "passage_text": "\nব্রক এডোয়ার্ড লেসনার [1] (/ˈlɛznər/;জন্ম ১২ জুলাই ১৯৭৭ )[1] একজন আমেরিকান পেশাদার কুস্তিগীর এবং পূর্বে অপেশাদার কুস্তিগীর, পেশাদার আমেরিকান ফুটবল খেলোয়াড়, এবং মিশ্র মার্শাল শিল্পী,[2] বর্তমানে সে ডাব্লিউডাব্লিউই এর ডাব্লিউডাব্লিউই র ব্রান্ডের সাথে চুক্তিবদ্ধ আছেন।[3] লেসনার ৪ বার ডাব্লিউডাব্লিউই (ওয়ার্ল্ড হেভি অয়েট ) চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন,পূর্বে ইউ এফ সি ওয়ার্ল্ড হেভিওয়েট ছিলেন , এবং এনসিএএ বিভাগে কলেজিয়েট হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ান হন। ,[4][5]", "question_text": "পেশাদার কুস্তিগীর ব্রক লেসনার কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১২ জুলাই ১৯৭৭", "start_byte": 92, "limit_byte": 127}]} {"id": "3722376709912781514-0", "language": "bengali", "document_title": "কাবাডি", "passage_text": "\n'কাবাডি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় খেলা।[1] বর্তমানে কাবাডি আন্তর্জাতিক ভাবেও খেলা হয়। এই খেলা সাধারণত কিশোর থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক সব ধরনের ছেলেরা খেলে থাকে। সাধারণত বিশেষ উৎসব বা পালা-পার্বনে বেশ আড়ম্বরপূর্ণ ভাবে কাবাডি খেলার আয়োজন করা হয়। কাবাডি বাংলাদেশের জাতীয় খেলা।[2] বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশে কাবাডি ফেডারেশন গঠিত হয়েছে। পূর্বে কেবল মাত্র গ্রামে এই কাবাডি খেলার প্রচলন দেখা গেলেও বর্তমানে সব জায়গায় কাবাডি খেলা প্রচলিত হয়েছে।", "question_text": "বাংলাদেশের জাতীয় খেলার নাম কী ?", "answers": [{"text": "কাবাডি", "start_byte": 658, "limit_byte": 676}]} {"id": "-5182887939452610436-0", "language": "bengali", "document_title": "কৈলাশ সত্যার্থী", "passage_text": "কৈলাশ সত্যার্থী (Hindi: कैलाश सत्यार्थी; জন্ম: ১১ জানুয়ারি, ১৯৫৪) মধ্যপ্রদেশের বিদিশায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ভারতীয় শিশু অধিকার কর্মী ও নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী।[1] ১৯৯০-এর দশক থেকে ভারতে শিশু শ্রমের বিরুদ্ধে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। তাঁর সংগঠন বাচপান বাঁচাও আন্দোলন অক্টোবর, ২০১৪ সাল পর্যন্ত আশি হাজারেরও অধিক শিশুকে ক্রীতদাসত্বের বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে মুক্ত করেছে এবং তাদের পুণঃমিলন, পুণর্বাসন ও শিক্ষায় সহযোগিতা করেছে।[2] মালালা ইউসুফজাইয়ের সাথে যৌথভাবে তাঁকে ২০১৪ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। এ প্রসঙ্গে নোবেল কমিটি বলেছে যে, ‘শিশু ও তরুণদের নির্যাতনের বিপক্ষে অবস্থান গ্রহণ এবং সকল শিশুর শিক্ষার অধিকার ফিরিয়ে আনার প্রেক্ষাপটে তাঁকে এ পদক প্রদান করা হলো।’[3][4]", "question_text": "কৈলাশ সত্যার্থী কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১১ জানুয়ারি, ১৯৫৪", "start_byte": 111, "limit_byte": 159}]} {"id": "-4198810831614405173-3", "language": "bengali", "document_title": "ককবরক ভাষা", "passage_text": "১৯৭৯ সালে ককবরক ভাষাকে ভারতের ত্রিপুরা অঙ্গরাজ্যের সরকারি ভাষার স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বর্তমানে এটিকে ভারতের একটি জাতীয় ভাষার মর্যাদা দেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক চলছে।", "question_text": "ত্রিপুরার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "ককবরক", "start_byte": 26, "limit_byte": 41}]} {"id": "8637951158511567753-16", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠা হয় কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমা (বর্তমানে জেলা) বৈদ্যনাথতলার অন্তর্গত ভবেরপাড়া (বর্তমান মুজিবনগর) গ্রামে। শেখ মুজিবুর রহমান এর অনুপস্থিতিতে তাঁকে রাষ্ট্রপতি করে সরকার গঠন করা হয়। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব অর্পিত হয় তাজউদ্দিন আহমদের উপর।[33] বাংলাদেশের প্রথম সরকার দেশি-বিদেশি সাংবাদিকের সামনে শপথ গ্রহণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব পালন শুরু করে। এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে ২৬ মার্চ হতে বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে ঘোষণা করা হয়।", "question_text": "কত সালে বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "1239158793173466909-0", "language": "bengali", "document_title": "উমাইয়া খিলাফত", "passage_text": "উমাইয়া খিলাফত (Arabic: الخلافة الأموية‎, trans. Al-Ḫilāfa al-ʾumawiyya) ইসলামের প্রধান চারটি খিলাফতের মধ্যে দ্বিতীয় খিলাফত। এটি উমাইয়া রাজবংশকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে। ইসলামের তৃতীয় খলিফা উসমান ইবন আফ্‌ফানের খিলাফত লাভের মাধ্যমে উমাইয়া পরিবার প্রথম ক্ষমতায় আসে। তবে উমাইয়া বংশের শাসন মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান কর্তৃক সূচিত হয়। তিনি দীর্ঘদিন সিরিয়ার গভর্নর ছিলেন। ফলে সিরিয়া উমাইয়াদের ক্ষমতার ভিত্তি হয়ে উঠে এবং দামেস্ক তাদের রাজধানী হয়। উমাইয়ারা মুসলিমদের বিজয় অভিযান অব্যাহত রাখে। ককেসাস, ট্রান্সঅক্সানিয়া, সিন্ধু, মাগরেব ও ইবেরিয়ান উপদ্বীপ (আন্দালুস) জয় করে মুসলিম বিশ্বের আওতাধীন করা হয়। সীমার সর্বোচ্চে পৌছালে উমাইয়া খিলাফত মোট ৫.৭৯ মিলিয়ন বর্গ মাইল (১,৫০,০০,০০০ বর্গ কিমি.) অঞ্চল অধিকার করে রাখে। তখন পর্যন্ত বিশ্বের দেখা সাম্রাজ্যগুলোর মধ্যে এটি সর্ববৃহৎ ছিল। অস্তিত্বের সময়কালের দিক থেকে এটি ছিল পঞ্চম।[5]", "question_text": "দামেস্কের মোট আয়তন কত ছিল ?", "answers": [{"text": "৫.৭৯ মিলিয়ন বর্গ মাইল", "start_byte": 1683, "limit_byte": 1741}]} {"id": "704381479780619223-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআনে সর্বমোট কয়টি সূরা আছে ?", "answers": [{"text": "১১৪", "start_byte": 500, "limit_byte": 509}]} {"id": "2137617561811032811-0", "language": "bengali", "document_title": "আলমগীর (অভিনেতা)", "passage_text": "আলমগীর (জন্ম: ৩ এপ্রিল, ১৯৫০) বাংলাদেশের জনপ্রিয় চলচ্চিত্রাভিনেতা।[1] আলমগীর আশি ও নব্বইয়ের দশকে দাপটের সঙ্গে কাজ করেছেন। পারিবারিক টানাপোড়েন, সামাজিক অ্যাকশন, রোমান্টিক অ্যাকশন, ফোক ফ্যান্টাসিসহ সব ধরনের চলচ্চিত্রে তিনি ছিলেন সফল। অভিনয়ের পাশাপাশি প্রযোজক, গায়ক ও পরিচালক হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন।[2] তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা বিভাগে ৯ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন।[3]", "question_text": "আলমগীর কবির কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৩ এপ্রিল, ১৯৫০", "start_byte": 34, "limit_byte": 70}]} {"id": "-989226231475750748-0", "language": "bengali", "document_title": "খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ", "passage_text": "\n\nখাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ (Arabic: خديجة بنت خويلد‎) হলেন ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম ব্যক্তি এবং এই মহাবিশ্বের সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ (স.) এর প্রথম স্ত্রী।[1] তার কুনিয়া উম্মু হিন্দ এবং উপাধি তাহিরা। ইসলামের গ্রহণের আগেই পবিত্র চরিত্রের জন্য তাহিরা উপাধি লাভ করেন; যার অর্থ পবিত্র।[2]", "question_text": "নবী মুহাম্মদের প্রথম স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ", "start_byte": 2, "limit_byte": 67}]} {"id": "331138175868070018-16", "language": "bengali", "document_title": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী", "passage_text": "গান্ধী কলকাতা কংগ্রেসে ১৯২৮ সালের ডিসেম্বরে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি ভারতকে ডোমিনিয়নের মর্যাদা দেবার দাবি জানান, অন্যথায় নতুন অহিংস নীতির পাশাপাশি পূর্ণ স্বাধীনতান লক্ষ্যের হুমকি দেন। গান্ধী এর মাধ্যমে তরুণ নেতা সুভাষ চন্দ্র বসু এবং জওহরলাল নেহরুর দর্শন সঞ্চালন করেন যারা অবিলম্বে স্বাধীনতার পক্ষপাতী ছিলেন। এই সিদ্ধান্তে তিনি দু'বছরের বদলে একবছর অপেক্ষা করারও প্রতিফলন ঘটান।[6] ব্রিটিশ রাজ এর প্রত্যুত্তর দেয়নি। ১৯২৯ সালে সালের ৩১শে ডিসেম্বর ভারতীয় পতাকার উন্মোচন হয় লাহোরে। ১৯৩০ সালের ২৬শে জানুয়ারি লাহোর মিলিত হয়ে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দিনটিকে ভাতীয় স্বাধীনতা দিবস হিসেবে উৎযাপন করে। অন্যান্য প্রায় সকল প্রতিষ্ঠান ও এই দিনটিকে উৎযাপন করে। ঘোষণামত গান্ধী লবণের উপর কর আরোপের বিরুদ্ধে নতুন সত্যাগ্রহ অভিযান শুরু করেন। ১৯৩০ সালের মার্চে এই উদ্দেশ্যে তিনি ডাণ্ডির উদ্দেশ্যে লবণ হাঁটা আয়োজন করেন ও ১২ই মার্চ থেকে ৬ই এপ্রিল পর্যন্ত ৪০০ কিলোমিটার হেঁটে এলাহাবাদ থেকে ডাণ্ডিতে পৌঁছান নিজের হাতে লবণ তৈরির জন্য।", "question_text": "মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী বা মহাত্মা গান্ধী কোন সালে লবন সত্যাগ্রহ আন্দোলন শুরু করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৩০ সালের ২৬শে জানুয়ারি", "start_byte": 1286, "limit_byte": 1355}]} {"id": "4978083853649424580-0", "language": "bengali", "document_title": "কর্ণাটক", "passage_text": "কর্ণাটক (Kannada: ಕರ್ನಾಟಕ [kəɾˈnɑːʈəkɑː](listen), কন্নড়িগাদের দেশ) হল দক্ষিণ পশ্চিম ভারতের একটি রাজ্য। ১৯৫৬ সালের ১ নভেম্বর রাজ্য পুনর্গঠন আইন বলে এই রাজ্য স্থাপিত হয়। রাজ্যটির আদি নাম ছিল মহীশূর রাজ্য। ১৯৭৩ সালে রাজ্যের নাম বদলে রাখা হয় কর্ণাটক।", "question_text": "ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের পূর্ব নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "মহীশূর রাজ্য", "start_byte": 460, "limit_byte": 494}]} {"id": "-4272223094443985533-2", "language": "bengali", "document_title": "ত্শাংস-দ্ব্যাংস-র্গ্যা-ম্ত্শো", "passage_text": "১৬৮২ খ্রিষ্টাব্দে পঞ্চম দলাই লামা ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্লো-ব্জাং-র্গ্যা-ম্ত্শো মৃত্যুবরণ করেন, কিন্তু তাঁর প্রধান মন্ত্রী সাংস-র্গ্যাস-র্গ্যা-ম্ত্শো (Wylie: sangs rgyas rgya mtsho) এই ঘটনার কথা প্রায় পনেরো বছর ধরে সকলের নিকট লুকিয়ে রাখেন। কারণ এই সময় তিনি পোতালা প্রাসাদের নির্মাণ সম্পূর্ণ করে নিতে এবং তিব্বতের শাসনব্যবস্থা সুদৃঢ় করে নিতে চেয়েছিলেন।[3]:১৭৫ তিনি এই সময় পঞ্চম দলাই লামার নতুন পুনর্জন্ম খোঁজার চেষ্টা চালিয়ে যান। ১৬৮৮ খ্রিষ্টাব্দে পরবর্তী দলাই লামা হিসেবে ত্শাংস-দ্ব্যাংস-র্গ্যা-ম্ত্শোকে চিহ্নিত করা হলেও লাসা শহর থেকে দূরে ম্ত্শো-না (Wylie: mtsho na) নামক স্থানে সপরিবারে ত্শাংস-দ্ব্যাংস-র্গ্যা-ম্ত্শোকে ঘরবন্দী করে রাখা হয়। সাংস-র্গ্যাস-র্গ্যা-ম্ত্শোর পক্ষে পঞ্চম দলাই লামার মৃত্যুর খবর গোপণ রাখা অসম্ভব হয়ে পড়ায় ১৬৯৭ খ্রিষ্টাব্দে ত্শাংস-দ্ব্যাংস-র্গ্যা-ম্ত্শোকে ষষ্ঠ দলাই লামা রূপে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়[n 1] এবং লাসা শহরে এনে পঞ্চম পাঞ্চেন লামা ব্লো-ব্জাং-য়ে-শেস কর্তৃক শিক্ষার্থীর শপথ প্রদান করা হয়।[2]", "question_text": "দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের পঞ্চম দলাই লামা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্লো-ব্জাং-র্গ্যা-ম্ত্শো", "start_byte": 92, "limit_byte": 190}]} {"id": "-2675900812580854425-0", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "ধর্মগ্রন্থ হচ্ছে সেই সকল বিশেষ গ্রন্থ যাতে মানুষের জীবন যাপনের বিধান , ভাল কাজ করার পরামর্শ এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে । পৃথিবীতে যুগে যুগে আসা সকল ধর্মেরই কোন না কোন ধর্মগ্রন্থ বা শাস্ত্রবিধান রয়েছে । যেমন মুসলমানদের আল কুরআন, হিন্দুদের বেদ, খ্রিস্টানদের বাইবেল, বৌদ্ধদের ত্রিপিটক, ইহুদিদের তওরৎ ইত্যাদি ।", "question_text": "বৌদ্ধ ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ত্রিপিটক", "start_byte": 757, "limit_byte": 781}]} {"id": "-568579312170743583-11", "language": "bengali", "document_title": "সৈয়দ আলী আহসান", "passage_text": "বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৬৮),\nদাউদ পুরস্কার (১৯৬৯ স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রাক্কালে প্রত্যাখ্যান),\nশেরে বাংলা পুরস্কার [6]\nসুফি মোতাহার হোসেন স্বর্ণপদক (১৯৭৬),\nবাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ব একুশে পদক (১৯৮২),\nনাসির উদ্দীন স্বর্ণপদক (১৯৮৫),\nমধুসূদন পুরস্কার (১৯৮৫),\nস্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৮৭) [6][7]\nজাতীয় অধ্যাপকরূপে নিযুক্তি (১৯৮৯)।\nকিশোরকণ্ঠ সাহিত্য পুরস্কার (মরণোত্তর)-২০০৩", "question_text": "সৈয়দ আলী আহসান কত সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯৬৮", "start_byte": 64, "limit_byte": 76}]} {"id": "-7088149977565425576-1", "language": "bengali", "document_title": "ডাকাতিয়া নদী", "passage_text": "ডাকাতিয়া নদী মেঘনার উপনদী। নদীটি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়ে কুমিল্লা জেলার বাগসারা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে এবং পরবর্তীতে চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুর জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদীটি কুমিল্লা-লাকসাম চাঁদপুর হয়ে মেঘনা নদীতে মিশেছে। যা লক্ষ্মীপুরের হাজিমারা পর্যন্ত বিস্তৃত। দৈর্ঘ্য-২০৭ কিলোমিটার। মেঘনা নোয়াখালীতে প্রবেশের পর ডাকাতিয়া নাম ধারণ করেছে। যার দক্ষিণের অংশ নোয়াখালী খাল হিসেবে প্রবাহিত।[3] চাঁদপুর থেকে এই ডাকাতিয়া নদী যোগ হয়েছে কুমিল্লার গোমতীর সঙ্গে ইহা ২৩০.২০ অক্ষাংশে এবং ৯১০.৩১ দ্রাঘিমা বিস্তৃত। যা বামদিকে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে ফেনী নদীতে মিশেছে।[3]", "question_text": "ডাকাতিয়া নদীটির দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "২০৭ কিলোমিটার", "start_byte": 835, "limit_byte": 872}]} {"id": "-3312762463251557392-1", "language": "bengali", "document_title": "নভেরা আহমেদ", "passage_text": "নভেরার জন্ম বাংলাদেশের সুন্দরবনে মার্চ ২৯, ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে ।[5] চাচা নাম রাখেন নভেরা। ফার্সি শব্দ ‘নভেরা’র অর্থ নবাগত, নতুন জন্ম। কর্মসূত্রে তার বাবা সৈয়দ আহমেদ কর্মরত ছিলেন সুন্দরবন অঞ্চলে। তবে পৈতৃক নিবাস চট্টগ্রামের আসকারদিঘির উত্তর পাড়। পরবর্তীতে তার বাবা চাকরিসূত্রে কিছুকাল কলকাতায় অবস্থার করায় নভেরার শৈশব কেটেছে কলকাতা শহরে। বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালেই তিনি নাচ, গান শেখার পাশাপাশি মাটি দিয়ে মূর্তি তৈরী (মডেলিং) করতেন।[1] তিনি কলকাতার লরেটা স্কুল থেকে প্রবেশিকা (ম্যাট্রিক) পাস করেন।[4][6][7]", "question_text": "বাংলাদেশী ভাস্কর নভেরা আহমেদের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সৈয়দ আহমেদ", "start_byte": 400, "limit_byte": 431}]} {"id": "-3218401081676356556-2", "language": "bengali", "document_title": "শ্রী টেমাসেক", "passage_text": "১৮৫৯ সালে ফোর্ট ক্যানিং এর জন্য পথ তৈরী করতে গিয়ে গভর্নরের মূল বাসভবন ধ্বংস করতে হয়, যা একই নামের পাহাড়ের উপর ছিল। তাই স্টেইটস সেটেলমেন্টের গভর্নর স্যার হ্যারি জর্জ ওরড ইস্তানা ( তখনকার- গভর্মেন্ট হাউজ) এবং শ্রী টেমাসেক নির্মাণের নির্দেশ দেন।[7] জন ফ্রেডেরিক এডলফাস ম্যাকনাইয়ার, একজন পুরকৌশল প্রকৌশলী যিনি কিনা স্টেইটস সেটেলমেন্টের কারাগারের নিয়ন্ত্রক ও নির্বাহী প্রকৌশলী ছিলেন, শ্রী টেমাসেকের নকশা পরিকল্পনা করেছিলেন। তিনি মূলত বেনকুলেনের ভারতীয় আসামীদের ব্যবহার করে নির্মাণ করেছিলেন। এটির নির্মাণ ১৮৬৯ সালে শেষ হয়। [7][8][9]", "question_text": "শ্রী টেমাসেক এই দুই তলাবিশিষ্ট বিচ্ছিন্ন বাড়িটির নির্মাতা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "স্যার হ্যারি জর্জ ওরড ইস্তানা", "start_byte": 396, "limit_byte": 475}]} {"id": "-3588356810433810995-1", "language": "bengali", "document_title": "আলী ইবনে আবু তালিব", "passage_text": "আলি ইবনে আবু তালিব (/ˈɑːli, ɑːˈliː/;[6] Arabic: علي بن أبي طالب‎; ৬০০ – ৬৬১) ইসলামের চতুর্থ ও খুলাফায়ে রাশেদিন-এর শেষ খলিফা। তিনি ছিলেন আবু তালিবের পুত্র। তার মাতার নাম ফাতিমা বিনতে আসাদ । আলি কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। শিশু বয়স থেকেই তিনি ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে লালিত-পালিত হন। ইসলামের ইতিহাসে তিনি পুরুষদের মধ্যে সর্বপ্রথম যিনি নবী মুহাম্মদ(সাঃ)এর সাথে নামাজ আদায় করতেন। বালকদের মধ্যে এবং পুরুষদের তিনি সর্ব প্রথম নবুয়তের ডাকে সাড়া দিয়ে মাত্র ১০ বছর বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেন।[7][8][9] অকুতোভয় যোদ্ধা হিসেবে তার খ্যাতি রয়েছে। বদর যুদ্ধে বিশেষ বীরত্বের জন্য মুহাম্মদ(সাঃ) তাকে \"জুলফিকার\" নামক তরবারি উপহার দিয়েছিলেন। খাইবারের সুরক্ষিত কামুস দুর্গ জয় করলে মহানবী তাকে \"আসাদুল্লাহ\" বা আল্লাহর সিংহ উপাধি দেন। তিনি খুলাফায়ে রাশেদিন-এর একজন।", "question_text": "আলী ইবনে আবি তালিব কোন বংশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "আলি কুরাইশ", "start_byte": 441, "limit_byte": 469}]} {"id": "1382088948530458919-2", "language": "bengali", "document_title": "রামমোহন রায়", "passage_text": "মে ২২, ১৭৭২ সালে হুগলী জেলার রাধানগর গ্রামে রামমোহন রায় জন্মগ্রহণ করেন এক সম্ভ্রান্ত ও কুলীন হিন্দু পরিবারে। প্রপিতামহ কৃষ্ণকান্ত ফারুখশিয়ারের আমলে বাংলার সুবেদারের আমিনের কার্য করতেন। সেই সূত্রেই 'রায়' পদবীর ব্যবহার বলে অনুমান করা হয়। কৃষ্ণকান্তের কনিষ্ঠ পুত্র ব্রজবিনোদ রামমোহনের পিতামহ। পিতা রামকান্ত। রামকান্তের তিন বিবাহ। মধ্যমা পত্নী তারিণীর এক কন্যা ও দুই পুত্র: জগমোহন ও রামমোহন। এঁদের বংশ ছিল বৈষ্ণব, কিন্তু রামমোহনের মাতা ছিলেন ঘোর তান্ত্রিক ঘরের কন্যা। রামকান্ত পৈতৃক এজমালি ভদ্রাসন ছেড়ে পার্শ্ববর্তী লাঙ্গুলপাড়া গ্রামে স্ব-পরিবারে উঠে যান। তার পিতা রামকান্ত রায় ছিলেন বৈষ্ণবী এবং মাতা তারিণী দেবী ছিলেন শাক্ত। পনেরো-ষোলো বছর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করে নানা স্থানে ঘোরেন। কাশীতে ও পাটনায় কিছুকাল ছিলেন এবং নেপালে গিয়েছিলেন। এর আগে তাঁর সঙ্গে তন্ত্রশাস্ত্রবেত্তা সুপণ্ডিত নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কারের (পরে হরিহরানন্দ তীর্থস্বামী কুলাবধূত নামে পরিচিত) যোগাযোগ হয়। রামমোহনের সংস্কৃতে বুৎপত্তি, তাঁর বেদান্তে অনুরাগ নন্দকুমারের সহযোগিতায় হয়েছিল। ব্রাহ্ম উপাসনালয় প্রতিষ্ঠায় হরিহরানন্দই তাঁর দক্ষিণ-হস্ত ছিলেন। বারাণসী থেকে প্রথাগত সংস্কৃত শিক্ষার পর তিনি পাটনা থেকে আরবি ও পারসি ভাষা শেখেন। পরে তিনি ইংরেজি, গ্রিক ও হিব্রু ভাষাও শেখেন।", "question_text": "রাজা রামমোহন রায় কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "হুগলী জেলার রাধানগর গ্রামে", "start_byte": 41, "limit_byte": 113}]} {"id": "-8221403336098302294-19", "language": "bengali", "document_title": "বাঁকুড়া জেলা", "passage_text": "বাঁকুড়ায় মোট তিনটি পুরসভা আছে। এগুলি হল –", "question_text": "বাঁকুড়ার মোট পুরসভার সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 41, "limit_byte": 50}]} {"id": "-1000749809508004837-91", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গ", "passage_text": "দুর্গাপূজা পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম উৎসব।[120] শরৎকালে আশ্বিন-কার্তিক মাসে (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর) চারদিনব্যাপী এই উৎসব আয়োজিত হয়ে থাকে। পশ্চিমবঙ্গের অপর একটি বহুপ্রচলিত হিন্দু উৎসব হল কালীপূজা। এই পূজা অনুষ্ঠিত হয় দুর্গাপূজার পরবর্তী অমাবস্যা তিথিতে। রাজ্যের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য হিন্দু উৎসবগুলি হল পয়লা বৈশাখ, অক্ষয় তৃতীয়া, দশহরা, রথযাত্রা, ঝুলনযাত্রা, জন্মাষ্টমী, বিশ্বকর্মা পূজা, মহালয়া, কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা, রাসযাত্রা, নবদ্বীপের শাক্তরাস, ভ্রাতৃদ্বিতীয়া, নবান্ন, জগদ্ধাত্রী পূজা, সরস্বতী পূজা, দোলযাত্রা, শিবরাত্রি ও চড়ক-গাজন। রথযাত্রা উপলক্ষে হুগলি জেলার মাহেশ ও পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদলে বিশেষ মেলা ও জনসমাগম হয়ে থাকে। হুগলি জেলার চন্দননগর ও নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পূজা ও জগদ্ধাত্রী বিসর্জন শোভাযাত্রা বিখ্যাত। মকর সংক্রান্তির দিন বীরভূম জেলার কেন্দুলিতে জয়দেব মেলা উপলক্ষে বাউল সমাগম ঘটে। প্রতি বছর মকর সংক্রান্তির দিন এখানে বীরভূমপুত্র জয়দেবের উদ্দেশ্যে জয়দেব-কেন্দুলি মেলা হয়ে থাকে। পৌষ সংক্রান্তির দিন হুগলি নদীর মোহনার কাছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার গঙ্গাসাগরে আয়োজিত গঙ্গাসাগর মেলায় সারা ভারত থেকেই পুণ্যার্থী সমাগম হয়। ৪ঠা মাঘ বাঁকুড়ার কেঞ্জেকুড়া গ্রামে দ্বারকেশ্বর নদীর তীরে এক বিশাল মুড়ি মেলা হয়। শিবরাত্রি উপলক্ষে জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ির নিকটে প্রাচীন জল্পেশ্বর শিবমন্দিরকে কেন্দ্র করে আয়োজিত হয় বিখ্যাত জল্পেশ্বর মেলা। শ্রাবণ সংক্রান্তির সর্পদেবী মনসার পূজা উপলক্ষে রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলে আয়োজিত হয় ঝাঁপান উৎসব। বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুরের ঝাঁপান উৎসব সবচেয়ে বিখ্যাত। বাঁকুড়া জেলার রাইপুর ব্লককের অন্তর্গত মটগোদা গ্রামে ধর্মরাজ পুজো উপলক্ষে মাঘ মাসের শেষ শনিবারে অনুষ্ঠিত হয় শনিমেলা;কোচবিহার শহরের মদনমোহন মন্দিরকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত রাসমেলা পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম বৃহত্তম মেলা।[121]", "question_text": "আয়তনের দিক থেকে ভারতবর্ষের সবচেয়ে বড় মেলা কোনটি ?", "answers": [{"text": "কোচবিহার শহরের মদনমোহন মন্দিরকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত রাসমেলা", "start_byte": 4151, "limit_byte": 4317}]} {"id": "-7124112135723354543-3", "language": "bengali", "document_title": "ভগিনী নিবেদিতা", "passage_text": "১৮৬৭ সালের ২৮ অক্টোবর উত্তর আয়ারল্যান্ডের ডানগ্যানন শহরে মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর বাবা স্যামুয়েল রিচমন্ড নোবেল ছিলেন ধর্মযাজক। মায়ের নাম ছিল মেরি ইসাবেলা। মাত্র দশ বছর বয়সে মার্গারেটের বাবা মারা যান। তারপর তাঁর দাদামশাই তথা আয়ারল্যান্ডের বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী হ্যামিলটন তাঁকে লালনপালন করেন। মার্গারেট লন্ডনের চার্চ বোর্ডিং স্কুলে পড়াশুনা করেছিলেন। এরপর হ্যালিফ্যাক্স কলেজে তিনি এবং তার বোন মেরি পড়াশুনা করেছিলেন।", "question_text": "অ্যাংলো-আইরিশ বংশোদ্ভুত ভগিনী নিবেদিতার বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "স্যামুয়েল রিচমন্ড নোবেল", "start_byte": 309, "limit_byte": 377}]} {"id": "-8801123743995634324-2", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "বেদের সংখ্যা চার: ঋগ্বেদ, যজুর্বেদ, সামবেদ ও অথর্ববেদ।[12][13] প্রত্যেকটি বেদ আবার চারটি প্রধান ভাগে বিভক্ত: সংহিতা (মন্ত্র ও আশীর্বচন), আরণ্যক (ধর্মীয় আচার, ধর্মীয় ক্রিয়াকর্ম, যজ্ঞ ও প্রতীকী যজ্ঞ), ব্রাহ্মণ (ধর্মীয় আচার, ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও যজ্ঞাদির উপর টীকা) ও উপনিষদ্‌ (ধ্যান, দর্শন ও আধ্যাত্মিক জ্ঞান-সংক্রান্ত আলোচনা)।[12][14][15] কোনও কোনও গবেষক উপাসনা (পূজা) নামে একটি পঞ্চম বিভাগের কথাও উল্লেখ করে থাকেন।[16][17]", "question_text": "বেদ কয় প্রকার ?", "answers": [{"text": "চার", "start_byte": 35, "limit_byte": 44}]} {"id": "3380148761627733010-0", "language": "bengali", "document_title": "ইলিশ", "passage_text": "ইলিশ (বৈজ্ঞানিক নাম:Tenualosa ilisha) বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। এটি একটি সামুদ্রিক মাছ, যা ডিম পাড়ার জন্য বাংলাদেশ ও পূর্ব ভারতের নদীতে আগমন করে। বাঙালিদের কাছে ইলিশ খুব জনপ্রিয়। এ ছাড়াও ইলিশ খাদ্য হিসেবে ভারতের বিভিন্ন এলাকা যেমন, পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা, ত্রিপুরা, আসামেও অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাছ। ২০১৭-এ বাংলাদেশের ইলিশ মাছ ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়\n[1]", "question_text": "ইলিশ মাছের বিজ্ঞানসম্মত নাম কী ?", "answers": [{"text": "Tenualosa ilisha", "start_byte": 52, "limit_byte": 68}]} {"id": "5730130221372563642-0", "language": "bengali", "document_title": "মহাশ্বেতা দেবী", "passage_text": "\nমহাশ্বেতা দেবী (১৪ জানুয়ারি, ১৯২৬ – ২৮ জুলাই, ২০১৬)[1][2] ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক ও মানবাধিকার আন্দোলনকর্মী। তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনাগুলি হল হাজার চুরাশির মা, রুদালি, অরণ্যের অধিকার ইত্যাদি।[3] মহাশ্বেতা দেবী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তীসগঢ় রাজ্যের আদিবাসী উপজাতিগুলির (বিশেষত লোধা ও শবর উপজাতি) অধিকার ও ক্ষমতায়নের জন্য কাজ করেছিলেন।[4] তিনি সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (বাংলায়), জ্ঞানপীঠ পুরস্কার ও র‍্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার সহ একাধিক সাহিত্য পুরস্কার এবং ভারতের চতুর্থ ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান যথাক্রমে পদ্মশ্রী ও পদ্মবিভূষণ লাভ করেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাঁকে পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান বঙ্গবিভূষণে ভূষিত করেছিল।", "question_text": "ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর মৃত্যু কবে হয় ?", "answers": [{"text": "২৮ জুলাই, ২০১৬", "start_byte": 96, "limit_byte": 132}]} {"id": "8932234160401070326-0", "language": "bengali", "document_title": "হাড়", "passage_text": "\nহাড় বা অস্থি মেরুদন্ডী প্রাণীর শরীরে অন্তঃকঙ্কাল গঠনকারী এক ধরনের কঠিন অঙ্গ। প্রাণীদেহের নানান শারীরিক ক্রিয়াকলাপে এটি ব্যবহৃত হয়। শরীরের কাঠামো সৃষ্টিতে, গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহ রক্ষা করতে, লোহিত ও শ্বেত রক্তকণিকা সৃষ্টিতে এবং খনিজ পদার্থ সংরক্ষণে এটি ব্যবহৃত হয়।[1] হাড়ের কলা এক ধরনের কঠিন যোজক কলা। এটি শক্ত কিন্তু হালকা। হাড়ের আকার বিভিন্ন রকম এবং এর অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক গঠনও বিভিন্ন। হাড় প্রধানত অস্থি কলা দিয়ে গঠিত। এ কলা হাড়কে কাঠিন্য দেয় এবং এর অভ্যন্তরে প্রবালের মত তৃমাত্রিক ফাঁপা গঠন এনে দেয়। এছাড়াও হাড়ের মধ্যে অস্থি মজ্জা, তরুণাস্থি, রক্তনালিকা, স্নায়ু প্রভৃতির কলা পাওয়া যায়। একটি সদ্যোজাত মানবশিশুর শরীরে মোট ২৭০টিরও বেশি হাড় থাকে[2], কিন্তু তার বৃদ্ধির সাথে সাথে কিছু হাড় জোড়া লেগে একক হাড়ে পরিণত হয়। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে মোট হাড়ের সংখ্যা ২০৬টি। মানবদেহের বৃহত্তম হাড়ের নাম ফিমার, যা মূলত পায়ের হাড় আর ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের অভ্যন্তরের হাড় স্টেপিস।", "question_text": "মানবদেহে মোট হাড়ের সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "২০৬টি", "start_byte": 2091, "limit_byte": 2106}]} {"id": "-8703103087802741753-7", "language": "bengali", "document_title": "জেলা শিল্পকলা একাডেমি, চট্টগ্রাম", "passage_text": "১৯৭৩ সালে \"চট্টগ্রাম কলাভবন\" প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন চিত্রশিল্পী রশিদ চৌধুরী।[6] একই বছর ২৩ এপ্রিল ফরাসি মনীষী মসিয় অঁদ্রে মাল্‌রো বর্তমান শিল্পকলা একাডেমি চত্বরে তৎকালীন চট্টগ্রাম কলাভবনের উদ্বোধন করেন। পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে চট্টগ্রাম উৎসব ১৯৭৭ উদ্যাপনের উদ্যেশ্যে শিল্প ও সাহিত্য পরিষদের সভাপতি এবং তৎকালীন জেলা প্রশাশক হাসনাত আবদুল হাইয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় \"চট্টগ্রাম কলাভবন\" নামে একটি অস্থায়ী মঞ্চ নির্মাণ করা হয়।[1][3][7]", "question_text": "চট্টগ্রামের জেলা শিল্পকলা একাডেমি কে প্রতিষ্ঠা করেন ?", "answers": [{"text": "রশিদ চৌধুরী", "start_byte": 200, "limit_byte": 231}]} {"id": "-7251999177146045315-0", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংস (১৮ই ফেব্রুয়ারি, ১৮৩৬ – ১৬ই আগস্ট, ১৮৮৬; পূর্বাশ্রমের নাম গদাধর চট্টোপাধ্যায়[2]) ঊনবিংশ শতকের এক প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি যোগসাধক[3], দার্শনিক ও ধর্মগুরু। তাঁর প্রচারিত ধর্মীয় চিন্তাধারায় রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন তাঁর প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ।[4][5][6] তাঁরা উভয়েই বঙ্গীয় নবজাগরণের[7] এবং ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর হিন্দু নবজাগরণের[8][9] অন্যতম পুরোধাব্যক্তিত্ব। তাঁর শিষ্যসমাজে, এমনকি তাঁর আধুনিক ভক্তসমাজেও তিনি ঈশ্বরের অবতাররূপে পূজিত হন।[10]", "question_text": "ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৮ই ফেব্রুয়ারি, ১৮৩৬", "start_byte": 45, "limit_byte": 102}]} {"id": "8326051634307745196-0", "language": "bengali", "document_title": "ব্যঞ্জনবর্ণ", "passage_text": "\nব্যঞ্জনবর্ণ হচ্ছে এমন কিছু বর্ণ যারা অন্য কোনো বর্ণের সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে না।[1] বিশ্বের প্রতিটি ভাষায় এধরনের কিছু বর্ণ রয়েছে। বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা মোট ৩৯টি।", "question_text": "বাংলা ভাষায় ব্যাঞ্জনবর্ণের মোট সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "৩৯", "start_byte": 504, "limit_byte": 510}]} {"id": "-1811773645062286331-0", "language": "bengali", "document_title": "লাওস", "passage_text": "লাওস (লাও ভাষা: ເມືອງລາວ ম্যিয়াং লাউ বা ປະເທດລາວ পাঠেট্‌ লাউ) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র। এর সরকারি নাম গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী লাওস (লাও ভাষায়: ສາທາລະນະລັດ ປະຊາທິປະໄຕ ປະຊາຊົນລາວ সাঠালানালাট্‌ পাসাঠিপাটাই পাসাসন্‌ লাউ)। দেশটি পূর্বে ইন্দোচীন ইউনিয়ন তথা ফরাসি ইন্দোচীনের অংশ ছিল। ১৯৫৩ সালে দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে। দেশটি ১৯৬০-এর দশকে ভিয়েতনাম যুদ্ধ এ জড়িয়ে পড়ে। ১৯৭৫ সালে একটি সাম্যবাদী বিপ্লব দেশটির ছয়-শতাব্দী-প্রাচীন রাজতন্ত্রের পতন ঘটায় এবং একটি গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে দেশটি পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। লাওস একটি পর্বতময়, স্থলবেষ্টিত দেশ। এর উত্তরে চীন, পূর্বে ভিয়েতনাম, দক্ষিণে ক্যাম্বোডিয়া, এবং পশ্চিমে ও উত্তর-পশ্চিমে থাইল্যান্ড ও মিয়ানমার। লাওস খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ এবং জাতিগতভাবে বিচিত্র। লাও ভাষা এখানকার সরকারি ভাষা। ভিয়েনতিয়েন বা ভিয়াং চান দেশের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।", "question_text": "গণপ্রজাতন্ত্রী লাওসের বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "ভিয়েনতিয়েন", "start_byte": 2034, "limit_byte": 2070}]} {"id": "7462680520833337366-10", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের জেলাসমূহ", "passage_text": "ঢাকা বিভাগে মোট ১৩ টি জেলা রয়েছে। এগুলো হলো:", "question_text": "বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত মোট কতগুলি জেলা আছে ?", "answers": [{"text": "১৩", "start_byte": 42, "limit_byte": 48}]} {"id": "-2568463150480015732-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "ভারতের জাতীয় পতাকা হলো কেন্দ্রে চব্বিশটি দণ্ডযুক্ত নীল \"অশোকচক্র\" সহ গেরুয়া, সাদা ও সবুজ আনুভূমিক আয়তাকার ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা। ১৯৪৭ সালের ২২ জুলাই গণপরিষদের একটি অধিবেশনে এই পতাকার বর্তমান রূপটি ভারত অধিরাজ্যের সরকারি পতাকা হিসেবে গৃহীত হয়েছিল। পরবর্তীকালে এটি ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকার মর্যাদা লাভ করে। ভারতে এই পতাকাটিকে সাধারণত \"ত্রিরঙ্গা পতাকা\" বা \"ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা\" বলা হয়। পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া কৃত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের \"স্বরাজ\" পতাকার ভিত্তিতে এই পতাকাটির নকশা প্রস্তুত করা হয়েছিল।", "question_text": "ভারতীয় পতাকাবিধি কবে তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৪৭ সালের ২২ জুলাই", "start_byte": 351, "limit_byte": 402}]} {"id": "-1125928959982898520-0", "language": "bengali", "document_title": "জাতীয় খেলা", "passage_text": "জাতীয় খেলা একটি খেলা যা কোনো জাতির সংস্কৃতির একটি স্বকীয় অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়। কিছু কিছু খেলা বাস্তব পরিস্থিতির (ডি ফ্যাক্টো) জন্য জাতীয় খেলা হিসেবে বিবেচিত, যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেসবল। আবার, কোনো কোনো দেশে রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত (ডি জুরি) খেলাই জাতীয় খেলা যেমন, কানাডায় ল্যাক্রোসি ও আইস্ হকি।", "question_text": "কানাডার জাতীয় খেলা কী ?", "answers": [{"text": "ল্যাক্রোসি ও আইস্ হকি", "start_byte": 753, "limit_byte": 810}]} {"id": "-1268184848898302446-19", "language": "bengali", "document_title": "জ্যোতি বসু", "passage_text": "১৬ই মার্চ ১৯৭৭-এ অনুষ্ঠিত লোকসভার নির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিধ্বস পরাজয়ের মধ্য দিয়ে ভারতীয় রাজনীতিতে নতুন অধ্যায়ের সূত্রপাত। সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে জনতা দল সরকার গঠন করলো। প্রধানমন্ত্রী হলেন মোরারজি দেশাই। পশ্চিম বঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনেও সার্বিক রাজনৈতিক পরিবর্তন দেখা গেল। সাতগাছিয়া থেকে প্রতিদ্বন্দীতা করে জ্যোতি বসু নির্বাচিত হলেন। তাঁর দল সিপিআই-এম পরিষ্কার সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলো। পশ্চিমবঙ্গে গঠিত হলো বামফ্রন্ট সরকার ; মুখ্যমন্ত্রী হলেন জ্যোতি বসু। বামফ্রন্টের ৩৬ দফা কর্মসূচীর ওপর জোর দিলেন তিনি। মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে দেশ শাসনের দর্শন ব্যক্ত করলেন জ্যোতি বসু: \"আমরা রাইটার্স বিল্ডিং থেকে ক্ষমতা প্রয়োগ করব না, আমরা আমাদের কর্মসূচী রূপায়ণ করব মাঠ আর কারখানা থেকে, জণগণের সহায়তা নিয়ে, কারণ এরাই আমাদের ক্ষমতার উৎস।\" ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন অনুষ্ঠান তাঁর একটি প্রধান অর্জন। এছাড়া গ্রামীন বাংলায় ভূমিসংস্কারও একটি বিরাট সাফল্য। ১৯৭৯-এর গোড়ার দিখে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হলে তা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হলেন। ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দের লোকসভার নির্বাচনে জিতে ইন্দিরা গান্ধী আবার ক্ষমতায় এলেন। কেন্দ্রের অসহযোগতিা সত্ত্বেও জ্যোতি বসু সরকার পরিচালনা করে গেলেন দৃঢ়তার সাথে। তাঁর সাফল্য পরবর্তী নির্বাচনে বিজয়ের পথ সুগম করে দিল।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের প্রথম বামপন্থী দল থেকে নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "জ্যোতি বসু", "start_byte": 1233, "limit_byte": 1261}]} {"id": "-6419264047749414461-2", "language": "bengali", "document_title": "অতিনবতারা", "passage_text": "অতিনবতারা বিস্ফোরণকে নিষ্ক্রান্ত গ্যাসীয় পদার্থসমূহে উপস্থিত হাইড্রোজেনের পরিমাণের ভিত্তিতে ২ ভাগে ভাগ করা হয় --- নির্গত পদার্থ হাইড্রোজেন-সমৃদ্ধ হলে ধরন-২ আর হাইড্রোজেনের পরিমাণ অল্প হলে ধরন-১। অনেক অনেক আগে থেকেই মানুষ অতিনবতারা সম্পর্কে জানত। ১০৫৪ খ্রীষ্টাব্দে চীনা জ্যোতির্বিদেরা একটি অতিনবতারা দেখেছিলেন বলে উল্লেখ পাওয়া যায়। সাম্প্রতিককালে বৃহৎ ম্যাজেলানীয় মেঘে (LMC) SN1987A নামের যে অতিনবতারাটির বিস্ফোরণ সংঘটিত হয়েছে, তা প্রায় খালি চোখেই দেখা গিয়েছিল। অতিনবতারার বিস্ফোরণে অনেক ভারী মৌলিক পদার্থ তৈরি হয়ে ছায়াপথে ছড়িয়ে পড়তে পারে।\n", "question_text": "কত সালে প্রথম অতিনবতারা দেখা যায় ?", "answers": [{"text": "১০৫৪ খ্রীষ্টাব্দে", "start_byte": 664, "limit_byte": 713}]} {"id": "-4242932573912323257-3", "language": "bengali", "document_title": "নিকোল কিডম্যান", "passage_text": "১৯৮৩ সালে ১৬ বছর বয়সে অস্ট্রেলীয় চলচ্চিত্র বুশ ক্রিসমাস দিয়ে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। ১৯৮৩ সালের শেষের দিকে তিনি টেলিভিশন ধারাবাহিক ফাইভ মাইল ক্রীক এ পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৮৪ সালে তার মায়ের স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য কিছুদিন অভিনয়ে বিরতি দেন।[4] ১৯৮০ এর দশকের মাঝামাঝিতে তিনি বিএমএক্স ব্যান্ডিটস্‌ (১৯৮৩), ওয়াচ দ্য শ্যাডোস ড্যান্স (১৯৮৭), ও প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক উইন্ডরাইডার (১৯৮৬) এ অভিনয় করে তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। এছাড়া এই দশকে সোপ অপেরা আ কান্ট্রি প্র্যাকটিস[5] ও মিনি ধারাবাহিক ভিয়েতনাম[6] এ অভিনয় করেন। পাশাপাশি অস্ট্রেলীয় টেলিভিশন অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে তাকে দেখা যেত।", "question_text": "কোন চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে নিকোল ম্যারি কিডম্যান তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "বুশ ক্রিসমাস", "start_byte": 121, "limit_byte": 155}]} {"id": "-2611482723707514539-1", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ", "passage_text": "হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশেমের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের একাংশের সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার টিকাটুলীর কেএম দাস লেন রোডের রোজ গার্ডেন প্যালেসে 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ' প্রতিষ্ঠিত হয়, যার সভাপতি ছিলেন টাঙ্গাইলের মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক টাঙ্গাইলের শামসুল হক। পরবর্তীকালে, ১৯৫৫ সালে মওলানা ভাসানীর উদ্যোগে ধর্মনিরপেক্ষতার চর্চা এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংগঠনটির নাম থেকে পরে 'মুসলিম' শব্দটি বাদ দেওয়া হয়; নাম রাখা হয়: 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ'।[3]", "question_text": "বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশেমে", "start_byte": 0, "limit_byte": 104}]} {"id": "8681603250616282247-2", "language": "bengali", "document_title": "আবদুল হামিদ খান ভাসানী", "passage_text": "পিতৃহীন হামিদ প্রথমে কিছুদিন চাচা ইব্রাহিমের আশ্রয়ে থাকেন। ওই সময় ইরাকের এক আলেম ও ধর্ম প্রচারক নাসির উদ্দীন বোগদাদী সিরাজগঞ্জে আসেন। হামিদ তাঁর আশ্রয়ে কিছুদিন কাটান। এরপর প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কিছুদিন পূর্বে ১৮৯৩ সালে তিনি জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলার জমিদার শামসুদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর বাড়িতে যান। সেখানে তিনি মাদ্রাসার মোদাররেসের কাজ করেন এবং জমিদারের ছেলে-মেয়েকে পড়ানোর দায়িত্ব নেন। ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দে পীর সৈয়দ নাসীরুদ্দীনের সাথে আসাম গমন করেন। ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হন। ইসালামিক শিক্ষার উদ্দেশ্যে ১৯০৭-এ দেওবন্দ যান। দুই বছর সেখানে অধ্যয়ন করে আসামে ফিরে আসেন। ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস ময়মনসিংহ সফরে গেলে তাঁর ভাষণ শুনে ভাসানী অণুপ্রাণিত হন।[1] ১৯১৯ সালে কংগ্রেসে যোগদান করে অসহযোগ আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে দশ মাস কারাদণ্ড ভোগ করেন। ১৯২৩ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন স্বরাজ্য পার্টি গঠন করলে ভাসানী সেই দল সংগঠিত করার ব্যাপারে ভূমিকা পালন করেন। ১৯২৫ সালে তিনি জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার জমিদার শামসুদ্দিন মহম্মদ চৌধুরীর মেয়ে আলেমা খাতুনকে বিবাহ করেন। ১৯২৬ সালে তিনি তার সহধর্মিণী আলেমা খাতুনকে নিয়ে আসাম গমন করেন এবং আসামে প্রথম কৃষক-প্রজা আন্দোলনের সুত্রপাত ঘটান। ১৯২৯-এ আসামের ধুবড়ী জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের ভাসান চরে প্রথম কৃষক সম্মেলন আয়োজন করেন। এখান থেকে তার নাম রাখা হয় \"ভাসানীর মাওলানা\"।[1] এরপর থেকে তার নামের শেষে ভাসানী শব্দ যুক্ত হয়।", "question_text": "তৃণমূল রাজনীতিবিদ মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী কত সালে প্রথম রাজনীতিতে যোগদান করেন ?", "answers": [{"text": "১৯১৯ সালে", "start_byte": 1869, "limit_byte": 1894}]} {"id": "7457324869029996182-3", "language": "bengali", "document_title": "ভৌত রাশি", "passage_text": "যে সব রাশি অন্য কোন রাশির উপর নির্ভরশীল নয়, বরং অন্য সকল রাশি এদের উপর নির্ভরশীল, সে সব রাশিকে মৌলিক রাশি বলে। যেমনঃ দৈর্ঘ্য, ভর, সময় ইত্যাদি।", "question_text": "পদার্থবিজ্ঞানে সময় কি জাতীয় রাশি ?", "answers": [{"text": "মৌলিক", "start_byte": 246, "limit_byte": 261}]} {"id": "8808996615200100689-7", "language": "bengali", "document_title": "ডিম্পল কপাড়িয়া", "passage_text": "শুরুতে তিনি জাতীয় যৌনতার প্রতীক হিসেবে চিত্রিত হয়েছিলেন।[16] পরবর্তীকালে এ জাতীয় অভিনয় থেকে দূরে সরে এসে বহুমূখী অভিনয়ের দিকে ধাবিত হন। কাশ, দৃষ্টি, লেকিন, রুদালী'র ন্যায় চলচ্চিত্রে অভিনয় করে সুনাম কুড়ান। তন্মধ্যে, ১৯৯৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত রুদালী'র জন্য সেরা অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও সেরা অভিনেত্রী হিসেবে চলচ্চিত্র সমালোচক পুরস্কার পান তিনি।[17] এরপর তিনি গারদিশ, প্রহার: দ্য ফাইনাল এটাক ও ক্রান্তিবীর চলচ্চিত্রে পার্শ্ব ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। তন্মধ্যে ১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ক্রান্তিবীরের জন্য চতুর্থবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। তবে, ১৯৯০-এর দশক থেকে ২০০০-এর দশক পর্যন্ত অনিয়মিতভাবে অংশ নিয়েছেন তিনি।", "question_text": "ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ডিম্পল চুন্নিভাই কপাড়িয়া কত সালে সর্বপ্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "রুদালী", "start_byte": 653, "limit_byte": 671}]} {"id": "-7737965918282520995-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের তালিকা", "passage_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরানো বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের মোট উচ্চ শিক্ষিত জনগোষ্ঠির প্রায় ৭০%-ই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ যাবৎ ২৬ জন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান।", "question_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য কে ?", "answers": [{"text": "মো. আখতারুজ্জামান", "start_byte": 911, "limit_byte": 958}]} {"id": "-3105248290731556832-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মদ আলি পাশা", "passage_text": "মুহাম্মদ আলি উসমানীয় রুমেলি এয়ালেতের (বর্তমান গ্রীস) কাভালা শহরে এক আলবেনীয় পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[3][4][5][6] তার সাক্ষাৎকার নেয়া অনেক ফরাসি, ইংরেজ ও অন্যান্য পশ্চিমা সাংবাদিক এবং তার চেনাপরিচিত লোকজনদের মতে তুর্কি ভাষায় কথা বলতে পারলেও তিনি শুধু আলবেনীয় ভাষায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে কথা বলতে পারতেন।[7][8] একটি মতানুযায়ী তার পূর্বপুরুষরা তুর্কি ছিলেন এবং তারা দক্ষিণ-পূর্ব আনাতোলিয়া থেকে অভিবাসী হয়েছিলেন।[9] তবে তার বংশধররা এই মত মানেন না। অন্যান্য ইতিহাসবিদদের মতে তার পরিবার জাতিগতভাবে আলবেনীয় এবং আলবেনিয়া তাদের আদি বাসস্থান।[3][4][5][6][10][11][12][13] তার বাবা ইবরাহিম আগা ও মা জয়নব। মুহাম্মদ আলির অল্প বয়সে তার বাবা মারা যাওয়ার পর তার চাচার কাছে তিনি প্রতিপালিত হন। মুহাম্মদ আলির কঠোর পরিশ্রমের পুরস্কার হিসেবে তার চাচা তাকে কাভালা শহরে কর সংগ্রহের জন্য বুলাকবাশি পদ প্রদান করেছিলেন।", "question_text": "মুহাম্মদ আলি পাশা আল-মাসউদ ইবনে আগার জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "উসমানীয় রুমেলি এয়ালেতের (বর্তমান গ্রীস) কাভালা শহরে এক আলবেনীয় পরিবারে", "start_byte": 35, "limit_byte": 232}]} {"id": "4283877604279382443-3", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ুন আজাদ", "passage_text": "আজাদ ১৯৪৭ সালে মুন্সিগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরে তাঁর নানাবাড়ি কামাড়গাঁওয়ে জন্ম নেন,[2][3] তাঁর জন্ম নাম ছিলো হুমায়ুন কবীর। ১৯৮৮ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর নাম পরিবর্তনের মাধ্যম তিনি বর্তমান নাম ধারণ করেন।[1] বাবা আবদুর রাশেদ প্রথম জীবনে বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা ও পোস্টমাস্টারির চাকুরি করতেন, পরে ব্যবসায়ী হন।[4] মা জোবেদা খাতুন একজন গৃহিণী ছিলেন। তিন ভাই এবং দুই বোনের মধ্যে আজাদ ছিলেন পিতামাতার প্রথম পুত্রসন্তান।[5] ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর পিতৃবিয়োগ ঘটে।[6] তিনি ছেলেবেলায় প্রায় ১৫ বছর বয়স পর্যন্ত রাড়িখাল গ্রামে বেড়ে ওঠেন।[2]", "question_text": "হুমায়ুন আজাদের মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "জোবেদা খাতুন", "start_byte": 793, "limit_byte": 827}]} {"id": "6788230062455372896-21", "language": "bengali", "document_title": "সত্যজিৎ রায়", "passage_text": "অরণ্যের দিনরাত্রি-তে নির্মাণকুশলতা প্রদর্শনশেষে সত্যজিৎ মনোযোগ দেন তৎকালীন বাঙালি বাস্তবতার মর্মমূলে, যখন বামপন্থী নকশাল আন্দোলনের তীব্রতা সর্বত্র অনুভূত হচ্ছিল। সত্যজিৎকে প্রায়ই বলা হত তিনি সমসাময়িক ভারতীয় শহুরে অভিজ্ঞতার ব্যাপারে উদাসীন। এর জবাবে ১৯৭০-এর দশকে তিনি কলকাতাকে কেন্দ্র করে তিনটি ছবি বানান যেগুলো ‘‘কলকাতা ত্রয়ী’’ নামেও পরিচিত: প্রতিদ্বন্দ্বী (১৯৭০), সীমাবদ্ধ (১৯৭১), এবং জনঅরণ্য (১৯৭৫)। চলচ্চিত্র তিনটি আলাদাভাবে পরিকল্পনা করা হলেও বিষয়বস্তুর মিলের কারণে এগুলোকে একটি দুর্বল ত্রয়ী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রতিদ্বন্দ্বী-র নায়ক এক আদর্শবাদী তরুণ স্নাতক যার মোহমুক্তি ঘটলেও ছবির শেষ পর্যন্ত সে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েনি। জনারণ্য-র নায়ক আরেক তরুণ যে জীবিকা নির্বাহের জন্য দুর্নীতির কাছে আত্মসমর্পণ করে। এবং সীমাবদ্ধ-র অর্থনৈতিকভাবে সফল প্রধান চরিত্রটি আরও লাভ করার জন্য সমস্ত আদর্শ বিসর্জন দেয়। এগুলির মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী ছবিতে সত্যজিৎ ভিন্ন ধরনের (elliptical) বর্ণনাভঙ্গি ব্যবহার করেন, যেখানে নেগেটিভ, স্বপ্নদৃশ্য ও হঠাৎ ফ্ল্যাশব্যাকের সহায়তা নেয়া হয়। এ ছাড়া ৭০-এর দশকে সত্যজিৎ তাঁর নিজের লেখা জনপ্রিয় গোয়েন্দা কাহিনীর নায়ক ফেলুদার ওপর ভিত্তি করে সোনার কেল্লা ও জয় বাবা ফেলুনাথ ছবি দুটিও নির্মাণ করেন। [31]", "question_text": "সত্যজিৎ রায় পরিচালিত জন অরণ্য চলচ্চিত্রটি কবে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "১৯৭৫", "start_byte": 1071, "limit_byte": 1083}]} {"id": "-3625889057901980565-0", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গ", "passage_text": "পশ্চিমবঙ্গ ভারতের একটি রাজ্য। এই রাজ্যটি পূর্ব ভারতে বঙ্গোপসাগরের উত্তর দিকে অবস্থিত। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, এই রাজ্যের জনসংখ্যা ৯ কোটি ১৩ লক্ষেরও বেশি। জনসংখ্যার নিরিখে পশ্চিমবঙ্গ ভারতের চতুর্থ সর্বাধিক জনবহুল রাজ্য। এই রাজ্যের আয়তন । পশ্চিমবঙ্গ বাংলা-ভাষী বাঙালি জাতি অধ্যুষিত বাংলা অঞ্চলের একটি অংশ। এই রাজ্যের পূর্ব দিকে বাংলাদেশ রাষ্ট্র এবং উত্তর দিকে নেপাল ও ভুটান রাষ্ট্র অবস্থিত। ভারতের ওডিশা, ঝাড়খণ্ড, বিহার, সিক্কিম ও অসম রাজ্যও পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী। রাজ্যের রাজধানী কলকাতা শহরটি হল ভারতের সপ্তম বৃহত্তম মহানগরী। পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর বর্ধমান ৷ বর্ধমান আসানসোল শিলিগুড়ি দুর্গাপুর এই পাঁচটি পশ্চিমবঙ্গের মহানগর ৷ ভৌগোলিক দিক থেকে দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল, গাঙ্গেয় বদ্বীপ, রাঢ় অঞ্চল ও উপকূলীয় সুন্দরবনের অংশবিশেষ এই রাজ্যের অন্তর্গত। বাঙালিরাই এই রাজ্যের প্রধান জাতিগোষ্ঠী এবং রাজ্যের জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই বাঙালি হিন্দু।", "question_text": "ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "বর্ধমান", "start_byte": 1533, "limit_byte": 1554}]} {"id": "6092185749077939739-2", "language": "bengali", "document_title": "অনুপম খের", "passage_text": "অণুপম খের’এর জীবনসঙ্গী স্ত্রী কিরণ খের হচ্ছেন চণ্ডীগড়ের একজন সাংসদ সদস্য।[4]", "question_text": "অণুপম খেরের স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "কিরণ খের", "start_byte": 82, "limit_byte": 104}]} {"id": "-81766440896542958-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা", "passage_text": "\nমুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা বা ড. কুদরাত-এ-খুদা (১ ডিসেম্বর, ১৯০০ - ৩ নভেম্বর, ১৯৭৭) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রসায়নবিদ, গ্রন্থকার এবং শিক্ষাবিদ। শিক্ষায় অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ১৯৭৬ সালে একুশে পদক এবং ১৯৮৪ সালে মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করে।", "question_text": "মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১ ডিসেম্বর, ১৯০০", "start_byte": 108, "limit_byte": 150}]} {"id": "570890316064763457-3", "language": "bengali", "document_title": "জিনতত্ত্ব", "passage_text": "জিনের নিউক্লিওটাইডের পরম্পরা অনুযায়ী জীবকোষ এমিনো এসিড তৈরি করে। এমিনো এসিড থেকে প্রোটিন উৎপন্ন হয় - প্রোটিনে এমিনো এসিডের ক্রম আর জিনে নিউক্লিওটাইডের ক্রম অভিন্ন রকম হয়ে থাকে। নিউক্লিওটাইডের ক্রম আর এমিনো এসিডের ক্রমের এই সম্পর্ককে জিনেটিক কোড বলে। প্রোটিনে অবস্থিত এমিনো এসিড নির্ধারণ করে প্রোটিনের ত্রি-মাত্রিক গঠন কী-রূপ হবে; আর এর গঠন প্রোটিনের কাজ কী হবে তা নির্ধারণ করে। জিনে অবস্থিত ডিএনএ'র একটি ছোট্ট পরিবর্তন প্রোটিন গঠনকারী এমিনো এসিডের আকার ও কাজে বড় ধরণের পরিবর্তন সৃষ্টি করতে পারে, যা কিনা ঐ কোষ ও সম্পূর্ণ জীবদেহে নাটকীয় পরিবর্তন আনতে পারে।", "question_text": "জিনের নিউক্লিওটাইডের পরম্পরা অনুযায়ী জীবকোষে কোন এসিড থাকে ?", "answers": [{"text": "এমিনো", "start_byte": 125, "limit_byte": 140}]} {"id": "-3360910370171639354-3", "language": "bengali", "document_title": "ভ্লাদিমির পুতিন", "passage_text": "৩১ ডিসেম্বর, ১৯৯৯ সালে পুতিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে রুশ প্রজাতন্ত্রের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বরিস ইয়েলৎসিন আকস্মিকভাবে পদত্যাগ গ্রহণ করার প্রেক্ষাপটেই তাঁর এই দায়িত্বভার গ্রহণ। ২০০০ সালে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করেন। ২০০৪ সালে পুতিন ২য় মেয়াদে পুণরায় রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। তাঁর এ মেয়াদ শেষ হয় ৭ মে, ২০০৮ সালে। কিন্তু সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতাজনিত কারণে পুতিন ধারাবাহিকভাবে ৩য় মেয়াদের জন্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।", "question_text": "রাশিয়ার ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন সর্বপ্রথম কত সালে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "২০০০", "start_byte": 561, "limit_byte": 573}]} {"id": "-1032349037088526206-6", "language": "bengali", "document_title": "সুভাষচন্দ্র বসু", "passage_text": "১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি, বর্তমান ওডিশা রাজ্যের কটক শহরে (ওডিয়া বাজার) জন্মগ্রহণ করেন সুভাষচন্দ্র বসু। তিনি ছিলেন কটক-প্রবাসী বিশিষ্ট বাঙালি আইনজীবী জানকীনাথ বসু ও প্রভাবতী দেবীর চৌদ্দ সন্তানের মধ্যে নবম। ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত সুভাষচন্দ্র একটি কটকের ইংরেজি স্কুলে পড়াশোনা করেন; বর্তমানে এই স্কুলটির নাম স্টুয়ার্ট স্কুল। এরপর তাঁকে ভর্তি করা হয় কটকের রাভেনশ কলেজিয়েট স্কুলে। সুভাষচন্দ্র ছিলেন মেধাবী ছাত্র। ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় কলকাতা থেকে প্রথম স্থান অধিকার করেন তিনি। ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে দর্শনে সাম্মানিকসহ বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।", "question_text": "নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "জানকীনাথ বসু", "start_byte": 421, "limit_byte": 455}]} {"id": "6827828520388714351-0", "language": "bengali", "document_title": "গিজার মহা পিরামিড", "passage_text": "\n\n\nগিজার মহা পিরামিড (English: Great Pyramid of Giza) গিজার গোরস্তানের তিনটি পিরামিডের মধ্যে সবচাইতে পুরাতন এবং বড়। এটি বর্তমার মিসরের এল গিজা নামক স্থানের কাছে অবস্থিত। ১৪০ মিটার (৪৬০ ফুট) উঁচু পিরামিডে তিনটি প্রধান প্রকোষ্ঠ রয়েছে। এর গ্র্যান্ড গ্যালারির দৈর্ঘ্য ৪৭ মিটার, উচ্চতায় ৮ মিটার। বিজ্ঞানীরা পিরামিডটির ভেতরে একটি ‘বড় শূন্যস্থানের’ সন্ধান পেয়েছেন।[1]", "question_text": "মিশরের সর্বোচ্চ পিরামিডটির উচ্চতা কত ?", "answers": [{"text": "৪০ মিটার (৪৬০ ফুট)", "start_byte": 402, "limit_byte": 446}]} {"id": "3929497358797665012-15", "language": "bengali", "document_title": "সেন রাজবংশ", "passage_text": "১২০৬ সালে মহম্মদ ঘোরি দিল্লিতে তুর্কি রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। এর আগেই ১২০২ সালে তুর্কি সামরিক নেতা ইখতিয়ার উদ্দিন মহম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি বাংলা আক্রমণ করেন। এর কিছুদিন আগে লক্ষ্মণ সেন নদিয়ায় অস্থায়ী রাজধানী স্থাপন করেছিলেন। নদিয়া তুর্কিদের দ্বারা আক্রান্ত হলে বৃদ্ধ লক্ষ্মণ সেন বাধা না দিয়ে নৌকাযোগে পূর্ববঙ্গে পালিয়ে যান। নদিয়া তুর্কি শাসনে চলে যায়। তবে লক্ষ্মণ সেন পূর্ববঙ্গ থেকে শাসনকাজ চালিয়ে যান। তাঁর মৃত্যুর পর পুত্র বিশ্বরূপ সেন রাজা হন। তিনি ১২২৫ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেন। বিশ্বরূপ সেনের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র সূর্য সেন রাজা হয়েছিলেন। তবে লক্ষ্মণ সেনের মৃত্যুর পর থেকেই বাংলায় সেন শাসন দুর্বল হতে শুরু করে। শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন অঞ্চলে সামন্ত বিদ্রোহের ফলে সেন রাজ্যের পতন ঘটে।", "question_text": "সেন রাজবংশের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "নদিয়া", "start_byte": 495, "limit_byte": 513}]} {"id": "-8713267952075659013-19", "language": "bengali", "document_title": "বাঁকুড়া জেলা", "passage_text": "বাঁকুড়ায় মোট তিনটি পুরসভা আছে। এগুলি হল –", "question_text": "বাঁকুড়া জেলার মোট কয়টি পুরসভা রয়েছে ?", "answers": [{"text": "তিনটি", "start_byte": 41, "limit_byte": 56}]} {"id": "-4475807770489653716-10", "language": "bengali", "document_title": "এইডস", "passage_text": "এইচআইভি-১ এবং এইচআইভি -২ উভয় ধরনের ভাইরাসই পশ্চিম-মধ্য আফ্রিকার অ-মানব প্রজাতির প্রাণী থেকে উৎপত্তি বলে ধারণা করা হয়, যেগুলি ২০শ শতকের প্রথম দিকে মানুষের মধ্যে স্থানান্তরিত হয়। এইচআইভি-১ ভাইরাসটি দক্ষিণ ক্যামেরুনে সিআইভি (সিপিজি) নামক ভাইরাসের বিবর্তনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয়েছে বলে মনে করা হয়। সিআইভি হল সিমিয়ান ইমিউনোডফেসিসিস ভাইরাস (সিআইভি) তথা \"বানরজাতীয় প্রাণীর প্রতিরক্ষা অভাবসৃষ্টিকারী ভাইরাস\", যা বন্য শিম্পাঞ্জিকে সংক্রামিত করে (এইচআইভি-১ শিম্পাঞ্জির উপপ্রজাতি প্যান ট্রগলডাইজ ট্রগলোডাইটে সিআইপিপিএস ডেনডিক্স থেকে উৎপত্তি হয়)। এইচআইভি-২ এর নিকটতম আত্মীয় SIV (smm), সোটি ম্যাগাজি (সেরোকসবুস এটিস এটিস) এর একটি ভাইরাস, উপকূলীয় পশ্চিম আফ্রিকায় বসবাসকারী একটি পুরানো বিশ্বের বানর (দক্ষিণ সেনেগাল থেকে কোত দিভোয়ারের পশ্চিমাংশ পর্যন্ত)। নতুন বিশ্বের বানর যেমন আওল বানর এইচআইভি-১ সংক্রমণ প্রতিরোধী, সম্ভবত দুটি ভাইরাস প্রতিরোধক জিনের একটি জেনোমিক সংযোজক তাদের দেহে বিদ্যমান। মনে করা হয় এইচআইভি-১ ভাইরাস অন্ততপক্ষে তিনটি পৃথক অবস্থানের উপর ভিত্তি করে এম, এন এবং ও-এর তিন গ্রুপের ভাইরাসকে উত্সাহিত করে ।", "question_text": "এইচ.আই.ভি বা মানব প্রতিরক্ষা অভাবসৃষ্টিকারী ভাইরাস সর্বপ্রথম কোন প্রাণীর রক্তে পাওয়া যায় ?", "answers": [{"text": "বন্য শিম্পাঞ্জি", "start_byte": 1087, "limit_byte": 1130}]} {"id": "-3550684353578928774-0", "language": "bengali", "document_title": "বৌদ্ধ ধর্ম", "passage_text": "\n\nবৌদ্ধ ধর্ম গৌতম বুদ্ধ কর্তৃক প্রচারিত একটি ধর্ম বিশ্বাস এবং জীবন দর্শন। অনুসারীদের সংখ্যায় বৌদ্ধধর্ম বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ধর্ম।[2] আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দিতে গৌতম বুদ্ধের জন্ম। বুদ্ধের পরিনির্বাণের পরে ভারতীয় উপমহাদেশ সহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের প্রসার হয়। বর্তমানে বৌদ্ধ ধর্ম দুটি প্রধান মতবাদে বিভক্ত। প্রধান অংশটি হচ্ছে হীনযান বা থেরবাদ (সংস্কৃত: স্থবিরবাদ)। দ্বিতীয়টি মহাযান নামে পরিচিত। বজ্রযান বা তান্ত্রিক মতবাদটি মহাযানের একটি অংশ। শ্রীলংকা, ভারত, ভুটান, নেপাল, লাওস, কম্বোডিয়া, মায়ানমার, চীন, জাপান, মঙ্গোলিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ও কোরিয়াসহ পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশে এই ধর্মবিশ্বাসের অনুসারী রয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৌদ্ধধর্মাবলম্বী বাস করেন চীনে। বাংলাদেশের উপজাতীদের বৃহত্তর অংশ বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত।", "question_text": "বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক কে ?", "answers": [{"text": "গৌতম বুদ্ধ", "start_byte": 31, "limit_byte": 59}]} {"id": "-7593494041891548135-0", "language": "bengali", "document_title": "জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড", "passage_text": "\nজালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড (অমৃতসর হত্যাকাণ্ড) ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে অন্যতম কুখ্যাত গণহত্যা। ১৯১৯ সালের ১৩ এপ্রিল তারিখে অবিভক্ত ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের অমৃতসর শহরে ইংরেজ সেনানায়ক ব্রিগেডিয়ার রেগিনাল্ড ডায়ারের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। এই শহরের জালিয়ানওয়ালাবাগ নামক একটি বদ্ধ উদ্যানে সমবেত নিরস্ত্র জনগণের উপর গুলিবর্ষণ করা হয়েছিল।\nএই হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংরেজ সরকারের দেওয়া \"নাইটহুড\" উপাধি ত্যাগ করেন।", "question_text": "জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে কে ইংরেজ সরকারের দেওয়া \"নাইটহুড\" উপাধি ত্যাগ করেছিল ?", "answers": [{"text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "start_byte": 1041, "limit_byte": 1090}]} {"id": "2527803861827761010-0", "language": "bengali", "document_title": "থাইল্যান্ড", "passage_text": "থাইল্যান্ড বা তাইল্যান্ড (Thai: ประเทศไทย প্রাঠেট্‌ ঠাই অর্থাৎ \"তাই প্রদেশ\") দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। এর সরকারি নাম তাইরাজ্য (Thai: ราชอาณาจักรไทย রাৎচা আনাচাক্‌ ঠাই অর্থাৎ \"তাই রাজ্য\")। এর বৃহত্তম শহর ও রাজধানীর নাম ব্যাংকক। থাইল্যান্ড একমাত্র দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় রাষ্ট্র যা যুদ্ধকালীন সময় ব্যতীত কখনও কোন ইউরোপীয় বা বিদেশী শক্তির নিয়ন্ত্রণে ছিল না। ১৭৮২ সাল থেকে ১৯৩২ সাল পর্যন্ত দেশটিতে পরম রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত ছিল। ১৯৩২ সালে বিদ্রোহীরা একটি অভ্যুত্থান ঘটায় এবং দেশে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে। তখন থেকে আজ পর্যন্ত থাইল্যান্ড বহু সামরিক ও বেসামরিক সরকারের অধীনে শাসিত হয়েছে। ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত দেশটি শ্যামদেশ (থাই: สยาม সায়াম্‌) নামে পরিচিত ছিল। ঐ বছর এর নাম বদলে থাইল্যান্ড রাখা হয়। তবে ১৯৪০-এর দশকের শেষের দিকে আবারও একে শ্যামদেশ নামে ডাকা হত। ১৯৪৯ সালে দ্বিতীয়বারের মত থাইল্যান্ড নামটি গ্রহণ করা হয়।", "question_text": "থাইল্যান্ডের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "ব্যাংকক", "start_byte": 579, "limit_byte": 600}]} {"id": "-6488532434466441518-3", "language": "bengali", "document_title": "রঘুনাথ মন্দির", "passage_text": "১৭৬৫ সালের পর থেকে জম্মু শিবলিকদের রাজত্বের সময় জম্মু এলাকায় প্রচুর পরিমাণে মন্দির তৈরি হয়, যা চলে ১৯ শতকের শুরু পর্যন্ত। শাসকরা পেঁচানো আকৃতির মন্দির তৈরি করেন, যা ছিল ইট দিয়ে তৈরি, উপরে থাকত উজ্জ্বল রঙের কলস বা শিখর। ১৮২২ সালে (১৮৩৫ ও বলা আছে) [3]) জম্মুর শাসক মহারাজা গুলাব সিং এমনই একটি মন্দির তৈরি করতে শুরু করেন, যা উৎসর্গ করা হয় তার গুরু বাবা প্রেম দাসকে।  [1] ১৮৬০ সালে তার ছেলে মহারাজা রনবীর সিং এর নির্মাণ শেষ করেন। [3] তবে মন্দিরের প্রবেশপথে ব্রাহ্মী ভাষায় উল্লেখিত একটি লেখায় গুলাব সিং এবং তার ভাই ধ্যান সিংকে এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়েছে। [1]", "question_text": "উত্তর ভারতের রঘুনাথ মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "গুলাব সিং এবং তার ভাই ধ্যান সিং", "start_byte": 1283, "limit_byte": 1364}]} {"id": "2573186382085862136-0", "language": "bengali", "document_title": "ছত্তীসগঢ়", "passage_text": "ছত্তীসগঢ় (ছত্তীসগঢ়ি/হিন্দি: छत्तीसगढ़, pronounced[tʃʰəˈtːiːsɡəɽʱ](listen)) মধ্য ভারতের একটি রাজ্য। ২০০১ সালের ১ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে স্থিত ষোলোটি ছত্তীসগঢ়ি-ভাষী জেলা নিয়ে এই রাজ্য স্থাপন করা হয়। রায়পুর এই রাজ্যের রাজধানী। ৫২,১৯৯ বর্গমাইল (১৩৫,১৯৪ বর্গকিলোমিটার) আয়তন বিশিষ্ট এই রাজ্য ভারতের দশম বৃহত্তম রাজ্য।", "question_text": "ভারতের ছত্তীসগঢ় রাজ্যের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "রায়পুর", "start_byte": 556, "limit_byte": 577}]} {"id": "-9142482752173427515-5", "language": "bengali", "document_title": "জ্বর", "passage_text": "শরীরের উষ্ণতা বৃদ্ধি (>৯৮.৬ o ফাঃ) । বিভিন্ন রোগে এই উপসর্গ দেখা\nমানুষের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রার সীমা বেশ বড়।তার দেহের তাপমাত্রা মস্তিষ্ক নিয়ন্ত্রিত উচ্চ নির্দিষ্ট সূচক(set point)থেকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হলে এবং", "question_text": "মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা কত ?", "answers": [{"text": "৯৮.৬ o ফাঃ", "start_byte": 59, "limit_byte": 81}]} {"id": "2173668651609966956-0", "language": "bengali", "document_title": "শাহ মখদুম", "passage_text": "\n\nশাহ মখদুম রূপোশ (১২১৬-১৩১৩ খ্রিস্টাব্দ) বাংলার প্রথিতযশা সুফী সাধক এবং ধর্ম-প্রচারকদের মধ্যে অন্যতম। তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দীর শেষার্ধে এবং চতুর্দশ শতাব্দীর শুরুতে বাংলাদেশ তথা রাজশাহী অঞ্চলে ইসলামের সুমহান বানী প্রচার করেছিলেন।[1] তার অনুপম ব্যাক্তিত্বে মুগ্ধ হয়ে শত শত মানুষ ইসলাম ধর্মে দীক্ষা গ্রহণ করেন। মূলত শাহ মখদুমের মাধ্যমেই বরেন্দ্র[2] এবং গৌড়[2] অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম বিস্তার লাভ করে।[3] বর্তমানে এসব অঞ্চল মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল। শাহ মখদুমের প্রকৃত নাম আব্দুল কুদ্দুস। ধর্ম এবং জ্ঞান সাধনায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করার জন্য বিভিন্ন সময়ে তার নামের সাথে “শাহ”, “মখদুম”, “রূপোশ” ইত্যাদি উপাধি যুক্ত হয়। তিনি শাহ মখদুম রূপোশ নামেই সারা পৃথিবীতে বিখ্যাত।", "question_text": "শাহ মখদুম রূপোশ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১২১৬", "start_byte": 45, "limit_byte": 57}]} {"id": "2083877023956811341-8", "language": "bengali", "document_title": "মীরাবাঈ", "passage_text": "গায়ক জন হার্বিশন ব্লাইয়ের অনুবাদকে গ্রহণ করে মিরাবাঈ সংস্‌ শিরোনামে প্রকাশ করেন।\nঅঞ্জলী পাঞ্জাবী মীরাবাঈয়ের জীবনীকে ঘিরে এ ফিউ থিংস আই নো এবাউট হার শিরোনামে প্রামাণ্যচিত্র তৈরি করেন।[5]\nতাঁর জীবনকে ঘিরে দু'টি অতি জনপ্রিয় চলচ্চিত্র ভারতে নির্মিত হয়। ১৯৪৫ সালে এম. এস. সুবুলক্ষী তামিল ভাষায় নির্মিত মীরা চলচ্চিত্রে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন। হিন্দী ভাষায় গুলজারের সুরে ১৯৭৯ সালে মীরা চলচ্চিত্র মুক্তি পায়।\nএছাড়াও টেলিভিশনে ধারাবাহিকভাবে মীরা জীবনকে উপজীব্য করে ২০০৯-১০ সালে মীরা প্রদর্শিত হয়।\n২০০৯-এর ১১ অক্টোবর মীরা বাঈয়ের জীবনকে রূপান্তর করে মীরা - দ্য লাভার শিরোনামে একটি সঙ্গীত এ্যালবাম প্রকাশিত হয়। এতে মীরার কিছু জনপ্রিয় ভজনের প্রকৃত সুর ধারণ করা হয়।[6]\nরাজকৃষ্ণ রায় মীরাবাইয়ের জীবনীকে ঘিরে বাংলা ভাষায় ধর্মমূলক নাটক রচনা করেন।", "question_text": "মীরাবাঈ এর জীবন কাহিনী নিয়ে সর্বপ্রথম কোন হিন্দি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "মীরা", "start_byte": 1021, "limit_byte": 1033}]} {"id": "4738737564507024302-2", "language": "bengali", "document_title": "ভারতে কোম্পানি শাসন", "passage_text": "১৬০০ সালে দ্য কোম্পানি অফ মার্চেন্টস অফ লন্ডন ট্রেডিং ইনটু দি ইস্ট ইন্ডিজ নামে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি (এরপর থেকে শুধুমাত্র \"কোম্পানি\" নামে উল্লিখিত হবে) প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৬১২ সালে মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর পশ্চিম উপকূলের সুরাট বন্দরে কোম্পানিকে বাণিজ্যকুঠি স্থাপনের অনুমতি প্রদান করেন। ১৬৪০ সালে বিজয়নগর সম্রাটের কাছ থেকে অনুরূপ একটি অনুমতি আদায় করে দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে মাদ্রাজে কোম্পানি দ্বিতীয় বাণিজ্যকুঠিটি স্থাপন করে। সুরাটের অদূরে বোম্বাই দ্বীপটি পূর্বে পর্তুগিজ উপনিবেশ ছিল। দ্বিতীয় চার্লসের সঙ্গে ক্যাথারিন অফ ব্র্যাগাঞ্জার বিবাহের যৌতুক স্বরূপ দ্বীপটি ইংল্যান্ডের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ১৬৬৮ সালে কোম্পানি দ্বীপটি ইজারা নেয়। দুই দশক পরে কোম্পানি পূর্ব উপকূলেও আধিপত্য বিস্তারে প্রয়াসী হয়। গাঙ্গেয় বদ্বীপ অঞ্চলে কলকাতায় তারা একটি বাণিজ্যকুঠি স্থাপন করে। এই সময় পর্তুগিজ, ডাচ, ফরাসি ও ড্যানিশ বণিকেরা নিজ নিজ কোম্পানি স্থাপন করে এই অঞ্চলে ব্যবসাবাণিজ্য চালাচ্ছিল। এখানে ইংরেজ কোম্পানির বাণিজ্যের সূত্রপাত ঘটে খুবই সাদামাটাভাবে। তাই এই সময় ভারতীয় উপমহাদেশে এদের ভবিষ্যৎ একাধিপত্যের বিষয়টি আগে থেকে আন্দাজ করা সম্ভবপর হয়নি।", "question_text": "ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৬০০ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 25}]} {"id": "8482141803463318191-0", "language": "bengali", "document_title": "মতিউর রহমান নিজামী", "passage_text": "মতিউর রহমান নিজামী (৩১ মার্চ ১৯৪৩ - ১১ মে ২০১৬) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। ২০১৬ সালের ১১ই মে যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসীতে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান দলনেতা বা আমীর ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী। এছাড়াও চট্রগ্রামের দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় তাকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দেওয়া হয়েছিল।[1] বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি আল বদর নামের আধা-সামরিক বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।[2] ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানী বাহিনীর হত্যাকাণ্ডে আল-বদর সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করে, এবং ১৪ই ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের পেছনেও তাদের প্রধান ভূমিকা ছিল[2][3]", "question_text": "মতিউর রহমান নিজামী কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী", "start_byte": 517, "limit_byte": 588}]} {"id": "-5808391741219758748-0", "language": "bengali", "document_title": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত", "passage_text": "শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত (২ নভেম্বর, ১৮৮৬ - ২৯ মার্চ, ১৯৭১)[1] একজন বাঙালি আইনজীবী সমাজকর্মী, ভাষা সৈনিক।[2] তার পরিচিতি মূলত একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে। দেশ বিভাগের আগে ভারতীয় উপমহাদেশের ভারত অংশে এবং পরে পূর্ব পাকিস্তানে তিনি রাজনীতিবিদ হিসেবে সক্রিয় ছিলেন।[3]", "question_text": "শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৮৮৬", "start_byte": 91, "limit_byte": 103}]} {"id": "8590513450214560857-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "কম্পিউটার কবে প্রথম তৈরী করা হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে", "start_byte": 969, "limit_byte": 1031}]} {"id": "-3468434785411613061-9", "language": "bengali", "document_title": "আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ", "passage_text": "১৯১২ সালে ইবনে সৌদ নজদ ও আরবের পূর্ব উপকূলে তার অভিযান সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ইখওয়ান নামক বাহিনী গঠন করেন। একই বছর যাযাবর বেদুইনদেরকে বিভিন্ন কলোনিতে বসতি স্থাপন করার নীতি চালু করেন।", "question_text": "ইখওয়ান দলটি কবে গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১২ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 25}]} {"id": "6547346897513027507-2", "language": "bengali", "document_title": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত", "passage_text": "মাইকেল মধুসূদন বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি অমিত্রাক্ষর ছন্দে রামায়ণের উপাখ্যান অবলম্বনে রচিত মেঘনাদবধ কাব্য নামক মহাকাব্য। তাঁর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাবলি হলো দ্য ক্যাপটিভ লেডি, শর্মিষ্ঠা, কৃষ্ণকুমারী (নাটক), পদ্মাবতী (নাটক), বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ, একেই কি বলে সভ্যতা, তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য, বীরাঙ্গনা কাব্য, ব্রজাঙ্গনা কাব্য, চতুর্দশপদী কবিতাবলী, হেকটর বধ [2] ইত্যাদি। মাইকেলের ব্যক্তিগত জীবন ছিল নাটকীয় এবং বেদনাঘন। মাত্র ৪৯ বছর বয়সে কলকাতায় মৃত্যু হয় এই মহাকবির।", "question_text": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত কত বছর বয়সে মারা যান ?", "answers": [{"text": "৪৯", "start_byte": 1271, "limit_byte": 1277}]} {"id": "-6865358997419748568-4", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "তিনি বলেছেন\"ধর্ম ছাড়া যে বিজ্ঞান সেটা হল পঙ্গু আর বিজ্ঞান ছাড়া যে ধর্ম সেটা হল অন্ধ\"। আইনস্টাইন ১৮৭৯ সালের (ঊনবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল-এর মৃত্যুর বছর) ১৪ মার্চ উল্‌ম শহরে জন্মগ্রহণ করেন।[6] তার শৈশব কাটে মিউনিখে। আইনস্টাইনের বাবা-মা ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষ মধ্যবিত্ত ইহুদি। বাবা হেরমান আইনস্টাইন মূলত পাখির পালকের বেড তৈরি ও বাজারজাত করতেন। পরবর্তীতে তিনি মিউনিখে একটি তড়িৎ যন্ত্র নির্মাণ কারখানা স্থাপন করে মোটামুটি সফলতা পান। এই কোম্পানির নাম ছিল Elektrotechnische Fabrik J. Einstein & Cie যা মিউনিখের Oktoberfest-কে প্রথম বিদ্যুতায়িত করে এবং Schwabing-কে প্রথম বৈদ্যুতিক তারের মাধ্যমে সংযুক্ত করে। তার মা পলিন কখ পরিবারের অভ্যন্তরীণ সব দায়িত্ব পালন করতেন। তার এক বোন ছিল যার নাম মাজা। আইনস্টাইনের জন্মের দুই বছর পর তার জন্ম হয়। ছোটবেলায় দুইটি জিনিস তার মনে অপার বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছিল। প্রথমত পাঁচ বছর বয়সে একটি কম্পাস হাতে পান এবং তার ব্যবহার দেখে বিস্মিত হন। অদৃশ্য শক্তির কারণে কিভাবে কম্পাসের কাঁটা দিক পরিবর্তন করছে ? তখন থেকে আজীবন অদৃশ্য শক্তির প্রতি তার বিশেষ আকর্ষণ ছিল।[7] এরপর ১২ বছর বয়সে তিনি জ্যামিতির একটি বইয়ের সাথে পরিচিত হন। এই বইটি অধ্যয়ন করে এত মজা পেয়েছিলেন যে একে আজীবন \"পবিত্র ছোট্ট জ্যামিতির বই\" বলে সম্বোধন করেছেন।[8] আসলে বইটি ছিল ইউক্লিডের এলিমেন্ট্‌স। তার প্রথম স্কুল ছিল ক্যাথলিক এলিমেন্টারি স্কুল। বাকপটুতা না থাকলেও তিনি এলিমেন্টারি স্কুলের সেরা মেধাবী ছাত্র ছিলেন।[9]", "question_text": "আইনস্টাইন কোন সালে জন্মগ্রহন করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৭৯", "start_byte": 256, "limit_byte": 268}]} {"id": "-3149515705820507722-0", "language": "bengali", "document_title": "বৌদ্ধ ধর্ম", "passage_text": "\n\nবৌদ্ধ ধর্ম গৌতম বুদ্ধ কর্তৃক প্রচারিত একটি ধর্ম বিশ্বাস এবং জীবন দর্শন। অনুসারীদের সংখ্যায় বৌদ্ধধর্ম বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ধর্ম।[2] আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দিতে গৌতম বুদ্ধের জন্ম। বুদ্ধের পরিনির্বাণের পরে ভারতীয় উপমহাদেশ সহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের প্রসার হয়। বর্তমানে বৌদ্ধ ধর্ম দুটি প্রধান মতবাদে বিভক্ত। প্রধান অংশটি হচ্ছে হীনযান বা থেরবাদ (সংস্কৃত: স্থবিরবাদ)। দ্বিতীয়টি মহাযান নামে পরিচিত। বজ্রযান বা তান্ত্রিক মতবাদটি মহাযানের একটি অংশ। শ্রীলংকা, ভারত, ভুটান, নেপাল, লাওস, কম্বোডিয়া, মায়ানমার, চীন, জাপান, মঙ্গোলিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ও কোরিয়াসহ পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশে এই ধর্মবিশ্বাসের অনুসারী রয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৌদ্ধধর্মাবলম্বী বাস করেন চীনে। বাংলাদেশের উপজাতীদের বৃহত্তর অংশ বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত।", "question_text": "বৌদ্ধধর্মের প্রবর্তক কে ?", "answers": [{"text": "গৌতম বুদ্ধ", "start_byte": 31, "limit_byte": 59}]} {"id": "-7100997593302918907-0", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "পাল সাম্রাজ্য ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের পরবর্তী ধ্রুপদি যুগের একটি সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্যের উৎসস্থল ছিল বাংলা অঞ্চল। পাল সাম্রাজ্যের নামকরণ করা হয় এই সাম্রাজ্যের শাসক রাজবংশের নামানুসারে। পাল সম্রাটদের নামের শেষে ‘পাল’ অনুসর্গটি যুক্ত ছিল। প্রাচীন প্রাকৃত ভাষায় এই শব্দটির অর্থ ছিল ‘রক্ষাকর্তা’। পাল সম্রাটেরা বৌদ্ধধর্মের মহাযান ও তান্ত্রিক সম্প্রদায়ের অনুগামী ছিলেন। ৭৫০ খ্রিস্টাব্দে গৌড়ের সম্রাট পদে গোপালের নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে এই সাম্রাজ্যের পত্তন ঘটে।[3] অধুনা বাংলা ও বিহার ভূখণ্ড ছিল পাল সাম্রাজ্যের প্রধান কেন্দ্র। এই সাম্রাজ্যের প্রধান শহরগুলি ছিল পাটলীপুত্র, বিক্রমপুর, রামাবতী (বরেন্দ্র), মুঙ্গের, তাম্রলিপ্ত ও জগদ্দল।", "question_text": "পাল সাম্রাজ্য কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "৭৫০ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 1005, "limit_byte": 1051}]} {"id": "-2728786589921971761-6", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দুধর্ম", "passage_text": "হিন্দু শব্দটি উৎসারিত হয়েছে সংস্কৃত সিন্ধু শব্দটি থেকে। সিন্ধু ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের একটি ঐতিহাসিক নদীর নাম।[23] ঋগ্বেদে সিন্ধু নদের স্তুতি করা হয়েছে।[24] পরবর্তীকালের আরবি সাহিত্যেও আল-হিন্দ শব্দটির মাধ্যমে সিন্ধু নদ অববাহিকায় বসবাসকারী জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হয়েছে।[25] ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ভারতের নামের সমার্থক শব্দ হিসেবে হিন্দুস্তান বা হিন্দুস্থান শব্দটির উৎপত্তি হয়। এই শব্দের আক্ষরিক অর্থ \"হিন্দুদের দেশ\"।[26]", "question_text": "হিন্দু শব্দটির উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে ?", "answers": [{"text": "সিন্ধু", "start_byte": 101, "limit_byte": 119}]} {"id": "3432307395686914897-16", "language": "bengali", "document_title": "নীল বিদ্রোহ", "passage_text": "১৭৭৭ সালে বাংলায় প্রথম নীল চাষ শুরু হয় এবং লুইস বোনার্ডকে প্রথম নীলকর মনে করা হয়। উনিশ শতকের প্রথম ভাগে ইংল্যান্ডে শিল্প বিপ্লবের ফলে সেখানকার বস্ত্র-শিল্পে নীলের চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়ে গিয়েছি। বাংলায় ব্রিটিশ ক্ষমটা সম্প্রসারণের সাথে সাথে নীল চাষের এলাকা বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এলাকায় বিস্তৃত করে। নীলকররা কৃষকদের উৎকৃষ্ট জমিতে নীল বুনতে বাধ্য করত। নীল ছাড়া অন্য কোনো শস্য উৎপাদন করতে দিত না। দাদনের টাকা নেওয়ার সময় শর্তসাপেক্ষে চুক্তিপত্রে টিপ সই দিতে হতো আর চুক্তি অনুযায়ী কাজ না করলে চাষির ওপর চালানো হতো অকথ্য অত্যাচার। ১৮৩০ খ্রিস্টাব্দে সরকার এক আইন জারি করেছিল যাতে নীলকররা আরও শক্তিশালী ও আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে। নীল চাষ করতে না চাইলে কৃষকদের ওপর বিভিন্নভাবে নির্যাতন চালানো হতো। যেসব কৃষক অত্যাচারের ভয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যেতেন, তাদের ভিটেমাটিতে নীল চাষ করা হত। কারও কারও গৃহ-বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হত। প্রতিটি নীলকুঠিতে ছিল কয়েদখানা। অত্যাচারের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় নীল চাষের বিরুদ্ধে চাষীরা ঐক্যবদ্ধ হতে শুরু করে এবং চারদিকে বিদ্রোহের সুত্রপাত ঘটে।[16] মধ্যবিত্ত সমাজ কৃষকদের আকুন্ঠ সমর্থন দিয়েছিল। হরিশ্চন্দ্র মুখোপাধ্যায়, তার সংবাদপত্র দি হিন্দু প্যাট্রিয়ট-এ গরিব কৃষকদের দুর্দশার কথা তুলে ধরেন। এরপর, দীনবন্ধু মিত্র নিবন্ধ পাঠ করেন এবং নীল দর্পণ নাটকের মাধ্যমে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরেন। নাটকটি ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি করে।", "question_text": "নীলচাষকে কেন্দ্র করে বাংলা ভাষায় প্রথম নাটক কে রচনা করেন ?", "answers": [{"text": "দীনবন্ধু মিত্র", "start_byte": 3088, "limit_byte": 3128}]} {"id": "3678987584052895580-0", "language": "bengali", "document_title": "আম্পায়ার", "passage_text": "\nআম্পায়ার (English: Umpire) একজন বিচারক ও কর্তৃপক্ষ হিসেবে ক্রিকেটের নিয়ম-কানুনের যথাযথ প্রয়োগপূর্বক খেলা পরিচালনা করে থাকেন। ম্যাচ রেফারি মাঠের বাইরে অবস্থানকারী কর্মকর্তা হিসেবে থাকেন। তিনি বিচারকরূপে ক্রিকেট খেলায় যাবতীয় নিয়ম-কানুনের যথাযথ প্রয়োগ এবং আইসিসি প্রণীত আচরণবিধি অপব্যবহারে জরিমানা নির্ধারণ করেন। কিন্তু মাঠে অবস্থানকারী দুই জন আম্পায়ারই ক্রিকেট খেলা পরিচালনায় প্রধান ভূমিকা রাখেন। তবে, প্রয়োজনীয় ও নিখুঁত সিদ্ধান্ত প্রদানের জন্যে মাঠের বাইরে থার্ড আম্পায়ার অবস্থান করে তাঁকে কিংবা তাঁদেরকে সহায়তা করেন।", "question_text": "একটি ক্রিকেট ম্যাচে মোট কয়জন আম্পেয়ার মাঠে থাকে ?", "answers": [{"text": "দুই জন", "start_byte": 902, "limit_byte": 918}]} {"id": "1568552701262623852-8", "language": "bengali", "document_title": "সিরিয়া", "passage_text": "আরবি ভাষা সিরিয়ার সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় চার-পঞ্চমাংশ লোক আরবি ভাষাতে কথা বলে। সিরিয়াতে প্রচলিত অন্যান্য ভাষার মধ্যে আদিজে ভাষা, আরামীয় ভাষা,আর্মেনীয় ভাষা, আজারবাইজানি ভাষা, দোমারি ভাষা (রোমানি ভাষা), কুর্দি ভাষা এবং সিরীয় ভাষা উল্লেখযোগ্য। আন্তর্জাতিক কাজকর্মে ফরাসি ভাষা ব্যবহার করা হয়।", "question_text": "বর্তমানে সিরিয়ার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "আরবি", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "653786715059549338-0", "language": "bengali", "document_title": "সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইতিহাস", "passage_text": "সংযুক্ত আরব আমিরাত আরব উপদ্বীপে পারস্য উপসাগরের দক্ষিণ-পূর্বে এবং ওমান উপসাগরের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত একটি দেশ। সংযুক্ত আরব আমিরাত ৭টি আমিরাত দ্বারা গঠিত এবং এটি একটি যুক্তরাষ্ট্র হিসেবে ১৯৭১ সালের ২রা ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। সাতটি আমিরাতের মধ্যে ছ’টি (আবুধাবি, দুবাই, শারজাহ, আজমান, উম্মুল কুয়াইন এবং ফুজিরা) ঐ দিন সংযুক্ত হয়। সপ্তমটি, রাস-আল-খাইমা, ১৯৭২ সালের ১০ই ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রে যোগদান করে। ১৯শ শতকে ব্রিটিশদের স্বাক্ষরিত একটি চুক্তি অনুসারে সাতটি রাষ্ট্র পূর্বে চুক্তিবদ্ধ রাষ্ট্র নামে পরিচিত ছিল।", "question_text": "সংযুক্ত আরব আমিরাত কবে গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭১ সালের ২রা ডিসেম্বর", "start_byte": 503, "limit_byte": 566}]} {"id": "4925538618113663099-44", "language": "bengali", "document_title": "আওরঙ্গজেব", "passage_text": "আওরঙ্গজেব তার পূর্বসূরীদের তুলনায় অনেক অনাড়াম্বর ছিলেন। তিনি ইসলামিক ক্যালিগ্রাফি পছন্দ করতেন। তার শাসনামলে লাহোরের বাদশাহী মসজিদ এবং আওরঙ্গবাদে তার স্ত্রী রাবিয়া উদ দুরানির স্মরণে বিবি কা মাকবারা নির্মাণ করেছিলেন।", "question_text": "আওরঙ্গজেবের স্ত্রীর নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "রাবিয়া উদ দুরানি", "start_byte": 432, "limit_byte": 479}]} {"id": "-6025827336479724314-0", "language": "bengali", "document_title": "রবিশঙ্কর", "passage_text": "পণ্ডিত রবিশঙ্কর (জন্ম: ৭ই এপ্রিল, ১৯২০, বেনারস, উত্তর প্রদেশ, ভারত - মৃত্যু: ১১ই ডিসেম্বর, ২০১২, স্যান ডিয়েগো, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) একজন ভারতীয় বাঙালি সঙ্গীতজ্ঞ যিনি সেতারবাদনে কিংবদন্তিতুল্য শ্রেষ্ঠত্বের জন্য বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত। ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের মাইহার ঘরানার স্রষ্টা আচার্য আলাউদ্দীন খান সাহেবের শিষ্য রবি শঙ্কর ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ঐতিহ্য এবং ভারতীয় সঙ্গীতকে ১৯৬০-এর দশকে পাশ্চাত্য বিশ্বের কাছে প্রথম তুলে ধরেন। তাঁর সাঙ্গীতিক কর্মজীবনের পরিব্যাপ্তি ছয় দশক জুড়ে। ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুকালে রবি শংকর দীর্ঘতম আন্তর্জাতিক কর্মজীবনের জন্য গিনেস রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন।", "question_text": "পণ্ডিত রবিশঙ্কর কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৭ই এপ্রিল, ১৯২০", "start_byte": 59, "limit_byte": 98}]} {"id": "8660982343158386319-1", "language": "bengali", "document_title": "কঙ্কনা সেন শর্মা", "passage_text": "তার চলচ্চিত্র জগতে অভিষেক ঘটে ইন্দিরা (১৯৮৩) সিনেমায় শিশু শিল্পী হিসেবে। প্রাপ্ত বয়স্ক অভিনেত্রী হিসেবে তার অভিষেক ঘটে বাংলা রোমাঞ্চকর সিনেমা “এক যে আছে কন্যা” (২০০০) সিনেমার মাধ্যমে। তিনি সকলের নজরে আসেন ইংরেজী-ভাষার সিনেমা “মিঃ এন্ড মিসেস আইয়ার” (২০০২) মাধ্যমে, যার পরিচালক ছিলেন তার মা, এবং এই ছবির জন্য তিনি সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরষ্কার অর্জন করেন। নাটকীয় চলচ্চিত্র “পেইজ-থ্রি” (২০০৫) এর মাধ্যমে তার দর্শক কর্তৃক স্বীকৃত আরো বৃদ্ধি পায়, এবং তারপর থেকে তিনি অনেক সিনেমায় অভিনয় করেন, যার বেশিরভাগ ছবিতে বাণিজ্যিকভাবে সফল না হলেও তার অভিনয় আলোচনামূলক প্রশংসা অর্জন করে। তিনি পরপর দুইবার “ফিল্মফেয়ার সেরা সহ-অভিনেত্রী” পুরস্কার অর্জন করেন, এই দুইটি সিনেমা যথাক্রমে “ওমকারা” (২০০৬) এবং “লাইফ ইন এ... মেট্রো” (২০০৭)। তার পূর্বের অভিনীত সিনেমার জন্য তিনি সেরা সহ-অভিনেত্রীর জন্য দ্বিতীয় জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন।[1][2]", "question_text": "কঙ্কনা সেন শর্মা কোন চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন ?", "answers": [{"text": "মিঃ এন্ড মিসেস আইয়ার", "start_byte": 606, "limit_byte": 663}]} {"id": "-3330082352014673029-5", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "সেই সন্ধ্যায়, লেখিকা তার প্রথম উপন্যাস লেখা-পূর্ব পরিকল্পনায় হাত দেন, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন, একটি আধা-পরিপূর্ণ পরিকল্পনা যাতে ছিল সাত বইয়ের কাহিনীর ঘটনা, বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও আত্মজীবনীমূলক তথ্যাবলী,ও জাদুর দুনিয়া সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য।[11] শেষ পর্যন্ত রাউলিং পর্তুগালে চলে যান, যেখনে তিনি তার প্রথম স্বামীকে ১৯৯২ সালে বিয়ে করেন, এবং ১৯৯৩ সালে তার প্রথম সন্তান জেসিকা জন্মগ্রহণ করে। এসময় তিনি ফিলোসফার্স স্টোন লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিবাহ বিচ্ছেদের পর রাউলিং তার মেয়েকে নিয়ে ব্রিটেনে ফিরে আসেন ও এডিনবার্গে তার বোনের কাছাকাছি বসবাস শুরু করেন। এসময় তিনি লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন একটি কফি হাউজে। সপ্তাহে তার আয় ছিল মাত্র £৯০ (যার মধ্যে £৭০ ছিল সমাজ কল্যাণ থেকে) এবং তিনি তার মেয়ের জন্য কোন নার্সারীর ব্যবস্থা করতে পারেননি, তার ঘুমন্ত শিশু মেয়েটি তার লেখার সর্বক্ষনের সঙ্গী ছিল। রাউলিং পরিশ্রম করে তার লেখা শেষ করেন যা তিনি কখনও শেষ করতে পারবেন না বলে ভয় করেছিলেন।", "question_text": "ব্রিটিশ লেখিকা জে কে রাউলিং-এর রচিত প্রথম গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন", "start_byte": 190, "limit_byte": 300}]} {"id": "-5820316258973304813-0", "language": "bengali", "document_title": "২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "২০১১ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ (English: 2011 ICC Cricket World Cup) হচ্ছে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ১০ম প্রতিযোগিতা। ভারত, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশে এই বিশ্বকাপ আয়োজিত হয়েছিল। ভারত এই বিশ্বকাপে জয়ী হয়।[1] এই বিশ্বকাপেই বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো আয়োজক দেশ হওয়ার সুযোগ পায়। বিশ্বকাপের সব ম্যাচই একদিনের আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের। চৌদ্দটি জাতীয় ক্রিকেট দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নেয়। এদের মধ্যে দশটি পূর্ণ সদস্য ও চারটি সহকারী সদস্য দল।[2] বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয় ফেব্রুয়ারি ও ২ এপ্রিল, ২০১১-এর মধ্যে। ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মিরপুরের শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম ম্যাচটি খেলা হয়।[3] টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার দু'দিন আগে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়েছিল ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে।[4] ফাইনাল ম্যাচটি আয়োজিত হয়েছিল ২ এপ্রিল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে।", "question_text": "২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে", "start_byte": 1958, "limit_byte": 2053}]} {"id": "-6865999687563070173-0", "language": "bengali", "document_title": "গঙ্গা নদী", "passage_text": "\nগঙ্গা (Sanskrit: गङ्गा Hindi: गंगा Ganga IPA:[ˈɡəŋɡaː](listen)) গঙ্গা ভারত ও বাংলাদেশে প্রবাহিত একটি আন্তর্জাতিক নদী। এই নদী ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় নদীও বটে। গঙ্গার দৈর্ঘ্য্য ; উৎসস্থল পশ্চিম হিমালয়ে ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে। দক্ষিণ ও পূর্বে গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চলের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে গঙ্গা মিশেছে বঙ্গোপসাগরে। জলপ্রবাহের ক্ষমতা অনুযায়ী গঙ্গা বিশ্বের প্রথম ২০টি নদীর একটি।[1] গাঙ্গেয় অববাহিকার জনসংখ্যা ৪০ কোটি এবং জনঘনত্ব । এটিই বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল নদী অববাহিকা।[2]", "question_text": "গঙ্গা নদীর উৎস স্থল কোথায় ?", "answers": [{"text": "পশ্চিম হিমালয়ে ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে", "start_byte": 440, "limit_byte": 552}]} {"id": "-8194151696438226796-7", "language": "bengali", "document_title": "আন্তন চেখভ", "passage_text": "\n১৮৬০ সালের ২৯শে জানুয়ারি দক্ষিণ রাশিয়ার আজভ সাগর সংলগ্ন বন্দরনগরী তাগানরোগে চেখভ জন্মগ্রহণ করেন। ছয় সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন তৃতীয়। চেখভের পিতা, পাভেল জেগোরোভিচ চেখভ (১৮২৫-১৮৯৮) ছিলেন ভোরোনেজ প্রদেশের একজন প্রাক্তন ভূমিদাস কৃষক। তিনি তাগানরোগে একটি ছোট দোকান চালাতেন। পাভেল চেখভ ছিলেন গির্জার ধর্মসংগীতে নেতৃত্বদানকারী গায়কবৃন্দের পরিচালক এবং একজন ধর্মপ্রাণ অর্থোডক্স খ্রিস্টান। পিতা হিসেবে তিনি ছিলেন অত্যন্ত কঠোর ও রূঢ়। তাঁর সন্তানদের তিনি এমনকি শারীরিকভাবেও শাস্তি দিতেন। অনেক ঐতিহাসিক মনে করেন চেখভের রচিত কপটতাপূর্ণ চরিত্রগুলো তৈরী হয়েছে তাঁর পিতার আদলে।[12] চেকভের মা, জেভগেনিয়া জাকোভলেভনা (১৮৩৫-১৯১৯), ছিলেন চমৎকার গল্পকথক। তিনি তাঁর কাপড়-ব্যবসায়ী বাবার সাথে পুরো রাশিয়া ভ্রমণের গল্প বলতেন তাঁর ছেলেমেয়েদের।[13][14] চেখভ তাঁর মায়ের কথা স্মরণ করেছেন এভাবে, “আমরা আমাদের মেধা বাবার কাছ থেকে পেয়েছি, কিন্তু হৃদয় পেয়েছি মা’র কাছ থেকে”।[15]\n\n\n\nপরিণত বয়সে চেখভ তাঁর ভাই আলেকজান্ডারের স্ত্রী ও ছেলেমেয়ের প্রতি তার আচরণের সমালোচনা করতে গিয়ে তাকে তাঁদের পিতার নির্মম আচরণের কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন:", "question_text": "আন্তন পাভলোভিচ চেখভের বাবার না কী ছিল ?", "answers": [{"text": "পাভেল জেগোরোভিচ চেখভ", "start_byte": 405, "limit_byte": 461}]} {"id": "-5620212054273170997-2", "language": "bengali", "document_title": "আরএমএস টাইটানিকের নিমজ্জন", "passage_text": "তখনকার সবচেয়ে বিশাল এবং বিলাসবহুল এ জাহাজটি ইউনাইটেড কিংডম এর বেলফাস্টের হারল্যান্ড & ওলফ্ শিপইয়ার্ডে তৈরি করা হয়।[2] জন পিয়ারপন্ট মরগান নামক একজন মার্কিন ধনকুবের এবং ইন্টারন্যাশনাল মার্কেন্টাইল মেরিন কোং এর অর্থায়নে ১৯০৯ সালের ৩১ই মার্চ সর্বপ্রথম টাইটানিকের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং তখনকার প্রায় ৭.৫ মিলিয়ন (বর্তমান প্রায় ১৬৫ মিলিয়ন) ডলার ব্যয়ে এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয় ৩১ মার্চ ১৯১২ সালে।[3]", "question_text": "টাইটানিক জাহাজটি কত সালে নির্মাণ করা হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "৩১ মার্চ ১৯১২", "start_byte": 1019, "limit_byte": 1054}]} {"id": "6860640447153473839-6", "language": "bengali", "document_title": "রবিন ফন পার্সি", "passage_text": "১৫ই আগস্ট ২০১২ আর্সেনাল ঘোষণা করে যে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে তারা ফন পার্সির বদলির ব্যাপারে একমত হয়েছে, যদিও ফন পার্সি তখন পর্যন্ত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে তার ব্যাক্তিগত শর্তে একমত হন নি। ১৭ই আগস্ট তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগদান করেন ২২.৫ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে। তিনি ক্লাবটির সাথে ৪ বছরের চুক্তি স্বাক্ষর করেন, অর্থাৎ ২০১৬ সালের জুন মাস পর্যন্ত তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকবেন। চুক্তি অনুযায়ী এ চার বছরে যদি ক্লাবটি একবারও প্রিমিয়ার লিগ অথবা উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এর শিরোপা জিতে তাহলে আর্সেনালকে অতিরিক্ত ১.৫ মিলিয়ন পাউন্ড দিতে হবে। ক্লাবে আসার পর তাকে ২০ নম্বর জার্সি দেয়া হয়, কারণ সহকারী কোচ রেনে মিউলেনস্টিন ধারণা করেন যে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ২০তম প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা জয়ে তার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা থাকবে।", "question_text": "ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাবের হয়ে প্রথম কত সালে রবিন ফন পার্সি ফুটবল খেলেন ?", "answers": [{"text": "২০১২", "start_byte": 26, "limit_byte": 38}]} {"id": "-4668843221919828944-3", "language": "bengali", "document_title": "ইসলাম", "passage_text": "অনেকের ধারণা যে, মুহাম্মদ হলেন এই ধর্মের প্রবর্তক। তবে মুসলমানদের মতে, তিনি এই ধর্মের প্রবর্তক নন, বরং আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত সর্বশেষ ও চূড়ান্ত রাসূল (পয়গম্বর)। খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতকে তিনি এই ধর্ম পুনঃপ্রচার করেন। পবিত্র কুরআন ইসলাম ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থ। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়। মুসলিমরা যেকোনো জাতি, বর্ণের মানুষকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে উৎসাহিত করে। মুসলমানরা বিশ্বাস করেন, কুরআন গ্রন্থটি আল্লাহর বাণী এবং এটি তার দ্বারা স্বর্গীয় দূত জিব্রাইল-এর মাধ্যমে মুহাম্মদ-এর নিকট প্রেরিত। তাদের বিশ্বাস অনুসারে মুহাম্মদ স্রষ্টার সর্বশেষ বার্তাবাহক। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে ইসলাম হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন ধর্ম এবং কুরআন হচ্ছে সর্বোত্তম জীবন বিধান।", "question_text": "ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোনটি ?", "answers": [{"text": "কুরআন", "start_byte": 595, "limit_byte": 610}]} {"id": "8209361584214760793-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তরপ্রদেশের জেলাসমূহের তালিকা", "passage_text": "ভারতীয় রাজ্য উত্তরপ্রদেশ সর্বমোট ৭৫টি জেলায় এবং ১৭টি বিভাগে বিভক্ত। উত্তরপ্রদেশের প্রতিটি জেলায় একজন জেলাশাসক নিযুক্ত হন। নিচে উত্তরপ্রদেশের জেলাসমূহের তলিকা দেওয়া হলো।", "question_text": "উত্তরপ্রদেশের সর্বমোট জেলার সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "৭৫", "start_byte": 94, "limit_byte": 100}]} {"id": "1629912594280788201-1", "language": "bengali", "document_title": "সাধনানন্দ মহাস্থবির বনভান্তে", "passage_text": "বিংশ শতাব্দীর এ পার্বত্য চট্টগ্রাম তথা বাংলার বৌদ্ধদের ধর্মীয় জীবনে এক ক্রমবর্ধমান অবক্ষয় লগ্নে আজ থেকে প্রায় ৯০ বছর পূর্বে আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন ও সতত প্রবাহমান স্বচ্ছ সলিলা কর্ণফুলী নদীর তীরে সবুজ শ্যামল বনানীতে ঘেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর পার্বত্য শহর রাঙ্গামাটির ৬ মাইল দক্ষিণে ১১৫ নং মগবান মৌজার মোরঘোনা নামক একটি গ্রামে ১৯২০ ইং সনের ৮ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন এক পুণ্যাত্মা মানব শিশু। বৈবাহিক জীবনে একান্ত প্রতীক্ষিত প্রথম সন্তান সব পিতামাতারই প্রিয় ও আনন্দবর্ধক। পুত্র স্নেহের অপার আনন্দে শিশুটির পিতামাতার সর্বশরীর হলো শিহরিত, রোমাঞ্চিত ও কম্পিত। সেদিন ছিল বৃহস্পতিবার।", "question_text": "শ্রীমৎ সাধনানন্দ মহাস্থবির কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯২০ ইং সনের ৮ জানুয়ারি", "start_byte": 918, "limit_byte": 982}]} {"id": "-2266952532246985539-10", "language": "bengali", "document_title": "জিন", "passage_text": "৪। সিসট্রন (Cistron): জিন কার্যের একক। এটি কোষীয় বস্তুর কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। Escheria coli ব‍্যাকটেরিয়ার একটি সিসট্রনে ১৫০০টি নিউক্লিওটাইড যুগল থাকে। প্রতিটি সিসট্রনে অনেক রেকন ও মিউটন থাকে। তাই রেকন ও মিউটন এর চেয়ে সিসট্রন এর দৈর্ঘ‍্য অনেক বেশি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে জিন ও সিসট্রন সমতুল্য অর্থ বহন করে।", "question_text": "জিন কার্যের একক কী ?", "answers": [{"text": "সিসট্রন", "start_byte": 7, "limit_byte": 28}]} {"id": "-6603377333995547973-0", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "\nবিশ্বের ইতিহাস বলতে এখানে পৃথিবী নামক গ্রহে বসবাসকারী মানবজাতির ইতিহাস বোঝানো হয়েছে, গ্রহ হিসেবে পৃথিবীর ইতিহাস নয়। মানুষের ইতিহাস মূলত পুরাপ্রস্তর যুগে পৃথিবী জুড়ে শুরু হয়। আদিম যুগ থেকে প্রাপ্ত সকল প্রত্নতাত্ত্বিক ও লিখিত দলিল এর আওতাভুক্ত। লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে প্রাচীন প্রামাণ্য ইতিহাসের[1] শুরু হয়।[2][3] যদিও লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের পূর্ববর্তী যুগেও সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা ঘটে পুরাপ্রস্তর যুগে। সেখান থেকে সভ্যতা প্রবেশ করে নব্যপ্রস্তর যুগে এবং এসময় কৃষি বিপ্লবের (খ্রিস্টপূর্ব ৮০০০-খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ) সূচনা ঘটে। নব্যপ্রস্তর যুগের বিপ্লবে উদ্ভিদ ও পশুর গৃহপালন এবং নিয়মানুগ কৃষিপদ্ধতি রপ্ত করা মানব সভ্যতার একটি অনন্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।[4][5][6] কৃষির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বেশির ভাগ মানুষ যাযাবর জীবনযাত্রা ত্যাগ করে স্থায়ীভাবে কৃষকের জীবন গ্রহণ করে। তবে বহু সমাজে যাযাবর জীবনব্যবস্থা রয়ে যায়, বিশেষ করে ভৌগোলিকভাবে বিচ্ছিন্ন অঞ্চলগুলিতে ও যেখানে আবাদযোগ্য উদ্ভিদ প্রজাতির অভাব ছিল। কৃষি থেকে প্রাপ্ত খাদ্য নিরাপত্তা ও উদ্বৃত্ত উৎপাদনের ফলে গোষ্ঠীগুলি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে আরও বড় সামাজিক প্রতিষ্ঠানের জন্ম দেয়। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নও এক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।", "question_text": "নব্যপ্রস্তর যুগের আগের যুগটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "পুরাপ্রস্তর", "start_byte": 1154, "limit_byte": 1187}]} {"id": "-3529731782178271646-0", "language": "bengali", "document_title": "সাধারণ আপেক্ষিকতার ইতিহাস", "passage_text": "সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব আলবার্ট আইনস্টাইন এর দেয়া একটি মহাকর্ষের সূত্র যা ১৯০৭ থেকে ১৯১৫ এর মধ্যে এসেছিল, যদিও এর বেশিরভাগ এসেছিল ১৯১৫ এ। এই তত্ত্ব অনুযায়ী, বস্তুদের মধ্যকার মহাকর্ষীয় আকর্ষন বস্তুদ্বয় কর্তৃক স্থান ও কালের বিকৃতির জন্য হয়।\nআপেক্ষিকতা তত্ত্ব আসার পূর্বে ২০০ বছর ধরে নিউটনের সার্বজনীন মহাকর্ষ সূত্রকে বস্তুদের মধ্যকার মহাকর্ষীয় সূত্রের সঠিক বর্ণনা মেনে আসছিল, যদিও স্বয়ং নিউটনও তার সূত্রকে পরিপূর্ণ মানেননি। নিউটনের সূত্র দেয়ার এক শতাব্দীর মধ্যে বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ থেকে এই দেখা যায়, নিউটনের সূত্র ও ঐ পর্যবেক্ষণের মধ্যে ব্যাখ্যাতীত পার্থক্য রয়েছে। নিউটনের সূত্রানুযায়ী দুটি বস্তুর মধ্যে আকর্ষণের ফল হল মহাকর্ষ বল। কিন্তু নিউটনও এই বলের ধরণ নিয়ে বিরক্ত ছিলেন।\nযা-ই হোক, পরীক্ষণ ও পর্যবেক্ষণ দেখায় যে আইনস্টাইনের বর্ণনাটি আসে এমন কিছু ঘটনা থেকে যা নিউটনের সূত্র দিয়ে বর্ণনা করা যায়না, যেমন মঙ্গল ও বিভিন্ন গ্রহের গতিপথে যে সময়ের বিশৃঙ্খলা দেখা যায়। সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্ব মহাকর্ষের কারণে ঘটা বিভিন্ন ঘটনা ব্যাখ্যা করে, যেমন মহাকর্ষীয় তরঙ্গ, মহাকর্ষীয় লেন্সিং এবং সময়ের উপর মহাকর্ষের প্রভাব যাকে মহাকর্ষীয় সময় প্রসারণ বলে। এদের মধ্যে কিছু প্রমাণিত, আর কিছু নিয়ে পরীক্ষণ চলছে।\nসাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব জ্যোতির্বিদ্যাকে একটি অতীব প্রয়োজনীয় যন্ত্র দিয়েছে, যা তাদের কৃষ্ণবিবর, মহাশুন্যের এমন একটি স্থান যেখানে মহাকর্ষীয় আকর্ষন এতটাই বেশী যে সেখান থেকে আলোও বেরিয়ে আসতে পারেনা। এই শক্তিশালী মহাকর্ষের কারন ভাবা হত বিভিন্ন মহাকাশীয় বস্তু (যেমন সক্রিয় ছায়াপথ নিউক্লেই অথবা মাইক্রোকোয়াসার) থেকে নিঃসৃত তীব্র বিকিরণ কে।এই তত্ত্ব বিগ ব্যাঙের কাঠামোরও অংশ।", "question_text": "সাধারন আপেক্ষিকতা তত্ত্ব কত সালে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১৫", "start_byte": 352, "limit_byte": 364}]} {"id": "766603386428773909-1", "language": "bengali", "document_title": "আন্দিজ পর্বতমালা", "passage_text": "আন্দিজ পর্বতমালা এশিয়ার বাইরে অবস্থিত সর্বোচ্চ পর্বতমালা যার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ আকোঙ্কাগুয়ার (স্পেনীয়: Aconcagua আকোংকাউয়া, কেচুয়া: Aqunqhawaq অক্বোংখওঅক্ব্‌) উচ্চতা সমূদ্রপৃষ্ঠ হতে ৬,৯৬২ মিটার (২২,৮৪১ ফুট)।", "question_text": "আন্দেস পর্বতমালার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোনটি ?", "answers": [{"text": "আকোঙ্কাগুয়া", "start_byte": 211, "limit_byte": 247}]} {"id": "-7345750532881051877-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় জনতা পার্টি", "passage_text": "বিজেপির উৎস ১৯৫১ সালে পশ্চিমবঙ্গের জন্মদাতা ভারতকেশরী শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ভারতীয় জনসংঘ দলটি। ১৯৭৭ সালে জরুরি অবস্থার পর জনসংঘ একাধিক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মিশে জনতা পার্টি গঠন করে। ১৯৭৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে জনতা পার্টি ক্ষমতাসীন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসকে পরাজিত করে সরকার গঠন করে। ১৯৮০ সালে জনতা পার্টি অবলুপ্ত হলে জনসংঘের প্রাক্তন সদস্যরা বিজেপি গঠন করেন। প্রথম দিকে বিজেপি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছিল। ১৯৮৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপি মাত্র দুটি আসনে জয় লাভ করেছিল। কিন্তু রাম জন্মভূমি আন্দোলনের সময় আবার এই দলের শক্তি বৃদ্ধিপায়। একাধিক রাজ্য নির্বাচনে জয় লাভ এবং জাতীয় স্তরের নির্বাচনে ভাল ফল করার পর অবশেষে ১৯৯৬ সালে বিজেপি সংসদে বৃহত্তম দলে পরিণত হয়। যদিও সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে না পারায় এই দলের সরকার মাত্র ১৩ দিন স্থায়ী হয়েছিল।", "question_text": "ভারতীয় জনতা পার্টি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫১", "start_byte": 32, "limit_byte": 44}]} {"id": "-1990721472147920166-1", "language": "bengali", "document_title": "সরকারি আজিজুল হক কলেজ", "passage_text": "১৯৩৮ সালের ৪ এপ্রিল বগুড়ায় একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে খাঁন বাহাদুর মোহাম্মদ আলীকে সভাপতি এবং মৌলভী আব্দুস সাত্তারকে সাধারন সম্পাদক করে একটি কমিটি গঠিত হয়। এই কলেজটি ১৯৩৯ সালের জুলাই মাসে প্রতিষ্ঠিত হয়।[2] অবিভক্ত বঙ্গে বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব স্যার আজিজুল হক এর নামে কলেজটির নামকরণ করা হয়েছে। তিনি সে সময় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এর উপাচার্য ছিলেন; সরকারি স্কুলে শিক্ষার মাধ্যম ইংরেজী থেকে বাংলায় চালু, প্রাথমিক শিক্ষা পরিকল্পনাকে অ্যাক্টে পরিণত, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ প্রতিষ্ঠা (১৯৪০), শিক্ষা সপ্তাহ পালন কর্মসূচী প্রবর্তন, বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার মহাজনী বিল ও প্রজাস্বত্ব আইন উপস্থাপন তাঁর উল্লেখযোগ্য কীর্তি।কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন ড. এম.এম. মুখার্জি (আগষ্ট ১৯৩৯- সেপ্টেম্বর ১৯৩৯) এবং প্রথম উপাধ্যক্ষ ছিলেন শ্রী এস.পি সেন। কলেজের যাত্রা শুরুর প্রায় দুই বছর পর্যন্ত কলেজের ক্লাস অস্থায়ীভাবে সুবিল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (বর্তমান) নেয়া হয়। পরবর্তীতে এটি ফুলবাড়ি বটতলাতে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৬৮ সালের ১৫ এপ্রিল কলেজটি সরকারীকরন করা হয়।", "question_text": "আজিজুল হক কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৩৯ সালের জুলাই মাসে", "start_byte": 457, "limit_byte": 514}]} {"id": "-7499382405128122401-1", "language": "bengali", "document_title": "সরকারি তোলারাম কলেজ", "passage_text": "১৯৩৭ সালে নারায়ণগঞ্জের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ খগেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী তোলারাম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এই কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন। প্রতিষ্ঠালগ্নে তিনি মাত্র পাঁচ জন শিক্ষার্থী নিয়ে ক্লাস শুরু করেছিলেন। তার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল হল বর্তমান কলেজটি।", "question_text": "বাংলাদেশের সরকারী তোলারাম কলেজের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "খগেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী", "start_byte": 119, "limit_byte": 181}]} {"id": "4082599522968437227-2", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ূন আহমেদ", "passage_text": "১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী তাঁকে আটক করে এবং নির্যাতনের পর হত্যার জন্য গুলি চালায়। তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে যান।[2] হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাস নন্দিত নরকে, ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয়। সত্তর দশকের এই সময় থেকে শুরু করে মৃত্যু অবধি তিনি ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কারিগর। এই কালপর্বে তাঁর গল্প-উপন্যাসের জনপ্রিয়তা ছিল তুলনারহিত। তাঁর সৃষ্ট হিমু এবং মিসির আলি ও শুভ্র চরিত্রগুলি বাংলাদেশের যুবকশ্রেণীকে গভীরভাবে উদ্বেলিত করেছে। বিজ্ঞান কল্পকাহিনীও তাঁর সৃষ্টিকর্মের অন্তর্গত, তাঁর রচিত প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী তোমাদের জন্য ভালোবাসা। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রসমূহ পেয়েছে অসামান্য দর্শকপ্রিয়তা। তবে তাঁর টেলিভিশন নাটকগুলি ছিল সর্বাধিক জনপ্রিয়। সংখ্যায় বেশি না হলেও তাঁর রচিত গানগুলোও জনপ্রিয়তা লাভ করে। তাঁর অন্যতম উপন্যাস হলো মধ্যাহ্ন, জোছনা ও জননীর গল্প, মাতাল হাওয়া, লীলাবতী, কবি, বাদশাহ নামদার ইত্যাদি। বাংলা সাহিত্যের উপন্যাস শাখায় অসামান্য অবদানের জন্য তিনি ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমি প্রদত্ত বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে তাঁর অবদানের জন্য ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে একুশে পদকে ভূষিত করে।", "question_text": "হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাসটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "নন্দিত নরকে", "start_byte": 518, "limit_byte": 549}]} {"id": "-8895070736047829110-0", "language": "bengali", "document_title": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল", "passage_text": "\nআলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল (৩রা মার্চ, ১৮৪৭ - ২রা আগস্ট, ১৯২২) প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। টেলিফোনের অন্যতম আবিষ্কারক হিসেবে তিনি সবচেয়ে পরিচিত। তাকে বোবাদের পিতা তথা দ্য ফাদার অফ দ্য ডিফ নামে ডাকা হতো। তার বাবা, দাদা এবং ভাই সবাই একক অভিনয় ও বক্তৃতার কাজে জড়িত ছিলেন এবং তার মা ও স্ত্রী উভয়েই ছিলেন বোবা। এ কারণেই বোবাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে তিনি অনেক গবেষণা করেছেন।[1] টেলিফোন উদ্ভাবনের আগে থেকেই তিনি শ্রবণ ও কথন সংশ্লিষ্ট গবেষণা নিয়োজিত ছিলেন। ১৮৭৬ সালে তাকেই টেলিফোনের প্রথম মার্কিন পেটেন্টের সম্মানে ভূষিত করা হয়।", "question_text": "টেলিফোন কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল", "start_byte": 1, "limit_byte": 66}]} {"id": "4782429359918096320-3", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ধর্ষণ", "passage_text": "বাঙালি জাতীয়তাবাদকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ 'অপারেশন সার্চলাইট' এর নামে বাঙালি নিধন শুরু করে[22]। তারা হিন্দু এবং বাংলাভাষী মুসলিমদের নির্বিচারে হত্যা শুরু করে[23]। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত গণহত্যায় ত্রিশ লক্ষাধিক মানুষ নিহত হয়, এক কোটি মানুষ শরণার্থী হয়ে পার্শ্ববর্তী ভারতে পালিয়ে যায় এবং দেশের মধ্যে তিন কোটি মানুষ নিরাপত্তাহীনভাবে টিকে থাকে।[24]", "question_text": "১৯৭১ সালে বাংলাদেশের গণহত্যায় মোট কতজন নিহিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "ত্রিশ লক্ষাধিক", "start_byte": 693, "limit_byte": 733}]} {"id": "3799806250572487737-0", "language": "bengali", "document_title": "প্রাচীন মিশর", "passage_text": "প্রাচীন মিশর উত্তর আফ্রিকার পূর্বাঞ্চলের একটি প্রাচীন সভ্যতা। নীল নদের নিম্নভূমি অঞ্চলে এই সভ্যতা গড়ে ওঠে। এই অঞ্চলটি বর্তমানে মিশর রাষ্ট্রের অধিগত। খ্রিষ্টপূর্ব ৩১৫০ অব্দ নাগাদ[1] প্রথম ফারাওয়ের অধীনে উচ্চ ও নিম্ন মিশরের রাজনৈতিক একীকরণের মাধ্যমে এই সভ্যতা এক সুসংহত রূপ লাভ করে। এরপর তিন সহস্রাব্দ কাল ধরে চলে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার বিকাশপর্ব।[2] প্রাচীন মিশরের ইতিহাস একাধিক স্থায়ী রাজ্য-এর ইতিহাসের একটি সুশৃঙ্খলিত ধারা। মধ্যে মধ্যে বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতার পর্ব দেখা দিয়েছিল। এই পর্বগুলি অন্তর্বর্তী পর্ব নামে পরিচিত। নতুন রাজ্যের সময়কাল এই সভ্যতার চূড়ান্ত বিকাশপর্ব। এর পরই ধীরে ধীরে মিশরীয় সভ্যতার পতন আরম্ভ হয়। প্রাচীন মিশরের ইতিহাসের শেষ পবে একাধিক বৈদেশিক শক্তি মিশর অধিকার করে নেয়। খ্রিষ্টপূর্ব ৩১ অব্দে আদি রোমান সাম্রাজ্য মিশর অধিকার করে এই দেশকে একটি রোমান প্রদেশে পরিণত করলে ফারাওদের শাসন আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত হয়।[3]", "question_text": "মিশরের ইতিহাসের প্রাচীনতম ঐতিহাসিক সময়ে কোন রাজা শাসন করতেন ?", "answers": [{"text": "প্রথম ফারাওয়ে", "start_byte": 488, "limit_byte": 528}]} {"id": "3529876615993752917-1", "language": "bengali", "document_title": "প্রতুল চন্দ্র সরকার", "passage_text": "প্রতুলচন্দ্র সরকার ১৯১৩ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বর্তমান বাংলাদেশের (পূর্বে: বেঙ্গল, ব্রিটিশ ভারত) টাঙ্গাইল জেলার অশোকপুর গ্রামে একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।[1][2] তিনি শিবনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেন। তিনি তার জাদুবিদ্যার প্রাথমিক ধারণা নেন গণপতি চক্রবর্তীর কাছ থেকে। তার জাদু ১৯৩০ সালের দিকে জনপ্রিয় হওয়া শরু হয়। তিনি কলকাতা, জাপান এবং আরো অনেক দেশেই জাদু দেখিয়েছেন।", "question_text": "বিখ্যাত জাদুকর পি সি চন্দ্র সরকারের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "বর্তমান বাংলাদেশের (পূর্বে: বেঙ্গল, ব্রিটিশ ভারত) টাঙ্গাইল জেলার অশোকপুর গ্রামে", "start_byte": 123, "limit_byte": 334}]} {"id": "-7257926980113175970-0", "language": "bengali", "document_title": "ইন্টেল কর্পোরেশন", "passage_text": "ইন্টেল কর্পোরেশন একটি আমেরিকান বৈশ্বিক প্রযুক্তি কোম্পানি এবং আয়ের উপর নির্ভর করে এটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান[2]। এটি মাইক্রোপ্রসেসরের এক্স৮৬ সিরিজের আবিষ্কারক, প্রসেসরটি বেশিরভাগ পারসোনাল বা ব্যক্তিগত কম্পিউটারে দেখা যায়। ইন্টেল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল জুলাই ১৮, ১৯৬৮ সালে ইন্টিগ্রেটেড ইলেক্ট্রনিক্স কর্পোরেশন (কেউ কেউ ইন্টিগ্রেটেডকে ইন্টিলিজেন্স মনে করে থাকে) হিসেবে। ইন্টেল কম্পিউটার প্রসেসর তৈরির পাশাপাশি আরো তৈরী করে মাদারবোর্ড চিপসেট, নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলার, ইন্ট্রিগ্রেটেড সার্কিট, ফ্ল্যাস মেমোরি, গ্রাফিক্স কার্ড, সংযুক্ত প্রসেসর এবং অন্যান্য আরো অনেক কিছু যা কম্পিউটার এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়। এই কোম্পানি শুরু করেন সেমিকন্ডাক্টরের অগ্রগামী রবার্ট নয়েস এবং গর্ডন মুর এবং এন্ড্রু গুভ। ইন্টেল আধুনিক প্রযুক্তি চিপ নকশা এবং উৎপাদন করায় সমর্থ। যদিও শুরুতে ইন্টেল শুধু মাত্র ইন্জিনিয়ার এবং প্রযুক্তিবিদদের কাছে পরিচিত ছিল, কিন্তু ১৯৯০ দশকের বিজ্ঞাপন \"ইন্টেল ইনসাইড\" এটাকে এবং এটার \"পেন্টিয়াম\" প্রসেসরকে ঘরে ঘরে পরিচিত করে তোলে।", "question_text": "ইন্টেল কর্পোরেশন কোম্পানি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "জুলাই ১৮, ১৯৬৮ সালে", "start_byte": 780, "limit_byte": 829}]} {"id": "13092038314494292-37", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস", "passage_text": "১৯৭৩ সালের ২০ এপ্রিল মুক্তিযুদ্ধের সময় ইউরোপে বাংলাদেশের বড় শুভাকাঙ্খি ফরাসি দার্শনিক আঁদ্রে মালরো বাংলাদেশে আসেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রে তাকে উষ্ণ সংবর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়। ১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিশেষ সমাবর্তনে অধ্যাপক সত্যেন্দ্রনাথ বসু (মরণোত্তর), ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (মরণোত্তর), কাজী নজরুল ইসলাম, ওস্তাব আলী আকবর খান, ড. হিরেন্দ্রলাল দে, ড. মুহম্মদ কুদরত-ই-খুদা, অধ্যাপক কাজী মোতাহার হোসেন ও অধ্যাপক আবুল ফজলকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দান করা হয়।", "question_text": "আকবর আলি খান কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের", "start_byte": 319, "limit_byte": 380}]} {"id": "5353543434599539015-0", "language": "bengali", "document_title": "জিন", "passage_text": "জিন জীবন্ত প্রাণের বংশগতির আণবিক একক। এটি বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় কর্তৃক ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় মূলত ডাইঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড (ডিএনএ) এবং রাইবোনিউক্লিক এসিড (আরএনএ) এর প্রসারিত অর্থে যা পলিপেপটাইড বা একটি আরএনএ শৃঙ্খলকে গঠন করে। জীবন্ত প্রাণী জিনের ওপর নির্ভর করে, কারণ তারা সকল প্রোটিন এবং গঠনমূলক আরএনএ শৃঙ্খলকে স্বতন্ত্রিত করে। জিন প্রজাতির তথ্যধারণ করে এবং প্রাণীর কোষকে নিয়ন্ত্রণ করে। এর মাধ্যমেই প্রজাতির গুণ অব্যাহত থাকে। সমস্ত জৈবিক বৈশিষ্ট্যধারণকারী প্রাণীর জিন আছে। জিন শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ জেনেসিস থেকে যার অর্থ \"জন্ম\" বা জিনোস থেকে যার অর্থ \"অঙ্গ\"।\n", "question_text": "জিন শব্দটি এসেছে কোন শব্দ থেকে ?", "answers": [{"text": "জেনেসিস", "start_byte": 1354, "limit_byte": 1375}]} {"id": "-5772474845906938941-4", "language": "bengali", "document_title": "পরমাণু", "passage_text": "পরমাণুর ক্ষুদ্রতম কণিকা ইলেকট্রন।১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দে স্যার জে. জে. থমসন সর্বপ্রথম ইলেকট্রনের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন। একটি ইলেকট্রনের আসল ভর অতি সামান্য 9.1085×10−28g। ইলেকট্রনের আধান -1.6×10−19 কুলম্ব । ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঘুর্ণায়মান। ইলেকট্রনকে সাধারণত e প্রতীক দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে ।", "question_text": "ইলেকট্রনের ভর কত ?", "answers": [{"text": "9.1085×10−28g", "start_byte": 406, "limit_byte": 422}]} {"id": "4781769044090038527-8", "language": "bengali", "document_title": "গঙ্গা নদী", "passage_text": "এলাহাবাদ থেকে পশ্চিমবঙ্গের মালদহ পর্যন্ত গঙ্গা বারাণসী, পাটনা, গাজীপুর, ভাগলপুর, মির্জাপুর, বালিয়া, বক্সার, সৈয়দপুর ও চুনার শহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ভাগলপুরে নদী দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্ব দিকে বইতে শুরু করেছে। পাকুরের কাছে গঙ্গার ঘর্ষণক্ষয় শুরু হয়েছে। এরপর গঙ্গার প্রথম শাখানদী ভাগীরথী-হুগলির জন্ম, যেটি দক্ষিণবঙ্গে গিয়ে হয়েছে হুগলি নদী। বাংলাদেশ সীমান্ত পেরোনোর কিছু আগে হুগলি নদীতে গড়ে তোলা হয়েছে ফারাক্কা বাঁধ। এই বাঁধ ও ফিডার খালের মাধ্যমে জলপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে হুগলি নদীকে আপেক্ষিকভাবে পলিমুক্ত রাখা হয়। ভাগীরথী ও জলঙ্গী নদীর সঙ্গমের পর হুগলি নদীর উৎপত্তি। এই নদীর বহু উপনদী রয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় উপনদীটি হল দামোদর নদ (দৈর্ঘ্য্য ; অববাহিকার আয়তন )।[20] হুগলি নদী সাগর দ্বীপের কাছে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে।[21]", "question_text": "হুগলী নদীর উৎস স্থল কোথায় ?", "answers": [{"text": "জলঙ্গী নদীর সঙ্গমে", "start_byte": 1423, "limit_byte": 1473}]} {"id": "2495534126083861489-1", "language": "bengali", "document_title": "রাণী ভিক্টোরিয়া", "passage_text": "১৮১৯ সালের ২৪ মে লন্ডনের কেনসিংটন (Kensington) প্রাসাদে তার জন্ম হয়। পুরো নাম আলেকজান্দ্রিনা ভিক্টোরিয়া, মা ডাকতেন দ্রিনা বলে। তিনি  ছিলেন ডিউক অব কেন্ট এডওয়ার্ডের একমাত্র সন্তান। এই এডওয়ার্ড ছিলেন রাজা তৃতীয় জর্জের চতুর্থ পুত্র। ১৮২০ সালে ভিক্টোরিয়ার বয়স যখন একবছরও পূর্ণ হয়নি তখন বাবা এডওয়ার্ড মারা যান। এরপর মা একাই তাকে বড় করে তোলেন। ভিক্টোরিয়া কখনো স্কুলে যাননি। তার জন্য একজন জার্মান গৃহশিক্ষিকা রাখা হয়েছিল। ছোট থেকেই জার্মান এবং ইংরেজি দু’ভাষাতেই পারদর্শী হয়ে ওঠেন তিনি। ভিক্টোরিয়াকে কখনোই একা থাকতে হয়নি। কিন্তু তবু তিনি ছিলেন একা, সমবয়সী কারো সাথে মেশার সুযোগ তার কখনো হয়নি। প্রাসাদে কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে বেড়ে ওঠা রানীর একান্ত সময় বলে কিছু ছিল না। রাজকর্মকর্তা জন কনরি ভিক্টোরিয়ার শৈশবকে দুর্বিষহ করে তুলেছিলেন। রানীর মুকুট মাথায় দেয়ার পর ভিক্টোরিয়ার প্রথম নির্দেশ ছিল এক ঘণ্টা একা থাকতে দাও। মা’কে দূরের একটি কক্ষে থাকার ব্যবস্থা করেন আর জন কনরিকে নিষিদ্ধ করেন।", "question_text": "রাণী ভিক্টোরিয়ার আসল নাম কী ?", "answers": [{"text": "আলেকজান্দ্রিনা ভিক্টোরিয়া", "start_byte": 187, "limit_byte": 263}]} {"id": "-2318822466630053761-0", "language": "bengali", "document_title": "গণচীন", "passage_text": "গণচীন বা গণপ্রজাতন্ত্রী চীন (Chinese:中国 অর্থাৎ \"মধ্যবর্তী রাজ্য\", মান্দারিন চীনা উচ্চারণে: চুংকুও) পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। ১৩৮ কোটি জনসংখ্যার দেশটি বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাষ্ট্র।[1] চীনের সাম্যবাদী দল দেশটি শাসন করে। বেইজিং শহর দেশটির রাজধানী।[2] গণচীনের শাসনের আওতায় পড়েছে ২২টি প্রদেশ, পাঁচটি স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চল, চারটি কেন্দ্রশাসিত পৌরসভা (বেইজিং, থিয়েনচিন, সাংহাই এবং ছুংছিং), এবং দুইটি প্রায়-স্বায়ত্বশাসিত বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল (হংকং এবং মাকাউ)। এছাড়াও চীন তাইওয়ানের ওপরে সার্বভৌমত্ব দাবী করে আসছে। দেশটির প্রধান প্রধান নগর অঞ্চলের মধ্যে সাংহাই, কুয়াংচৌ, বেইজিং, ছোংছিং, শেনচেন, থিয়েনচিন ও হংকং উল্লেখযোগ্য। চীন বিশ্বের একটি বৃহত্‌ শক্তি এবং এশিয়ার মহাদেশের একটি প্রধান আঞ্চলিক শক্তি। দেশটিকে ভবিষ্যতের একটি সম্ভাব্য পরাশক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। [3][4]", "question_text": "চীনের বর্তমান জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "১৩৮ কোটি", "start_byte": 321, "limit_byte": 343}]} {"id": "3900333062060804348-0", "language": "bengali", "document_title": "ওয়াশিংটন, ডি.সি.", "passage_text": "ওয়াশিংটন, ডি.সি. (ডিস্ট্রিক্ট অফ কলাম্বিয়া) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী।", "question_text": "ওয়াশিংটন ডিসি কোন দেশের রাজধানী ?", "answers": [{"text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের", "start_byte": 118, "limit_byte": 182}]} {"id": "4828181206327276165-42", "language": "bengali", "document_title": "মহাভারত", "passage_text": "পাণ্ডু ও মাদ্রীর মৃত্যুর পর কুন্তী তাঁর পাঁচ সন্তানকে নিয়ে হস্তিনাপুরে ফিরে আসেন। পাণ্ডব ও কৌরবরা দ্রোণাচার্যের কাছে তাদের বাল্যশিক্ষা সম্পন্ন করে। গুরু দ্রোণ শিষ্যদের কাছে দক্ষিণা হিসেবে তাঁর প্রতারক বন্ধু পাঞ্চালরাজ দ্রুপদকে পরাজিত করতে বলেন। রাজকুমারদের সাথে যুদ্ধে দ্রুপদ পরাজিত হলে দ্রোণকে শায়েস্তা করার পরিকল্পনা করতে থাকেন। এসময় কর্ণ কৌরবদের পরম মিত্রে পরিণত হয়। এদিকে সর্বজ্যেষ্ঠ যুধিষ্ঠির যুবরাজ পদে অভিষিক্ত হলে কৌরবরা ঈর্ষান্বিত হয়, এমনকি ‘পুত্রস্নেহে অন্ধ’ ধৃতরাষ্ট্রও দুর্যোধনকে রাজা হিসেবে দেখতে চান।", "question_text": "মহাভারতে বর্ণিত পান্ডব দের মধ্যে জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "যুধিষ্ঠি", "start_byte": 1062, "limit_byte": 1086}]} {"id": "779303607681296541-0", "language": "bengali", "document_title": "মহীনের ঘোড়াগুলি", "passage_text": "মহীনের ঘোড়াগুলি ১৯৭৬ সালে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত বাংলা স্বাধীন রক সঙ্গীত ব্যান্ড।[1] এটি ভারতের প্রথম রক ব্যান্ড যা ১৯৭০-এর দশকের মাঝ পর্বে কলকাতায় যাত্রা শুরু করে।[2][3] গৌতম চট্টোপাধ্যায়, বিশ্বনাথ চট্টোপাধ্যায়, প্রদীপ চট্টোপাধ্যায়, রঞ্জন ঘোষাল, এব্রাহাম মজুমদার, তাপস দাস ও তপেশ বন্দ্যোপাধ্যায়, এই সাত জন ক্ষ্যাপা সঙ্গীতশিল্পী সহকারে নব্বই দশকের পর তারা ব্যাপকভাবে ভারতীয় রক যুগের কিংবদন্তী, দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এবং সর্বাধিক প্রভাবশালী আভা-গার্ড সঙ্গীতদল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ওঠে।[4][5] আমেরিকান, লাতিন, রক, জ্যাজ, লোক, বাউল বিভিন্ন সঙ্গীত ধারায় নিরীক্ষামূলক কাজ এবং এসবের প্রভাবের মিশ্রণ থাকায় এই সঙ্গীত দলকে যে কোনো একটি সঙ্গীত শৈলী অনুসারে শ্রেণীভুক্ত বা আলাদা করা কঠিন হবে।[5] তবে বাউল সঙ্গীত এবং বাংলা রক ধারায় লোক ঐতিহ্যের স্বাধীনচর্চার পাশাপাশি প্রায়ই উদ্ভাবনী উপায়ে শাস্ত্রীয় উপাদান একত্রিত করার কারণে মহীনের ঘোড়াগুলিকে লোক-রক সঙ্গীত ব্যান্ড বলা যেতে পারে।\n\"পৃথিবীটা নাকি ছোট হতে হতে,\nস্যাটেলাইট আর কেবলের হাতে\nড্রইংরুমে রাখা বোকা বাক্সতে বন্দি\"\nএমন কালজয়ি গানের সৃষ্টি করেছে এই ব্যান্ডটি।\nসত্তরের দশকে দলটি গড়ে উঠলেও প্রাথমিকভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়। সে সময়ে গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের গানে আমূল নতুনত্ব থাকলেও চলচ্চিত্রের গান বাণিজ্যিকভাবে প্রভাববিস্তার করায় বাংলা সঙ্গীত জগতে একধরণের স্থবিরতা বিরাজ করছিলো। ষাটের দশকের বব ডিলনের মতো তাদের সঙ্গীতেও শহুরে লোক আন্দোলনের একধরণের ব্যক্তিগত আকূতি বা সামাজিক প্রকৃতির ছাপ রয়েছে। ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত সংবিগ্ন পাখিকূল ও কলকাতা বিষয়ক (১৯৭৭), অজানা উড়ন্ত বস্তু বা অ-উ-ব (১৯৭৮) এবং দৃশ্যমান মহীনের ঘোড়াগুলি (১৯৭৯); এই তিনটি অ্যালবাম প্রকাশিত হয়। যদিও সে সময়ে তারা প্রায় অপরিচিত ছিল বলা যায়। নব্বইয়ের দশকের বছরগুলোতে তারা দ্য ভেলভেট আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডের মতোন পুনরায় সমালোচনামূলক মূল্যায়ন পেয়েছে। ১৯৯৫ সালে সমসাময়িক বিভিন্ন শিল্পীদের সমন্নয়ে গৌতম চট্টোপাধ্যায় আবার বছর কুড়ি পরে শিরোনামে মহীনের ঘোড়াগুলির একটি কভার সংকলন প্রকাশ করে। জীবনমুখী গান এবং নৈতিক সঙ্গীতদর্শনের কারণে বর্তমানে তাদেরকে বাংলা গানের প্রথিকৃত বিবেচনা করা হয়ে থাকে। গানরচনার শৈলী অনুযায়ী সমালোচনামূলকভাবে বলা যায় তারা জোরালোভাবে বাংলা লোক এবং আমেরিকান শহুরে লোক ধারা কর্তৃক প্রভাবিত।", "question_text": "প্রথম বাংলা রক ব্যান্ডের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মহীনের ঘোড়াগুলি", "start_byte": 0, "limit_byte": 46}]} {"id": "-2339153920148132891-1", "language": "bengali", "document_title": "মাইকেলেঞ্জেলো", "passage_text": "মিকেলাঞ্জেলোর জন্ম হয় ১৪৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ৬ মার্চ, জন্মস্থান ক্যাপ্রিসি, যা তাসকানি-র আরেজ্জো-র কাছাকাছি অবস্থিত। ক্যাপ্রিসির বর্তমান নাম ক্যাপ্রিসি মিকেলাঞ্জেলো। কয়েক প্রজন্ম ধরে তাঁর পূর্বপুরুষরা ফ্লোরেন্সে ক্ষুদ্র পরিসরে ব্যাংকিং করতেন। ব্যাংক সর্বস্বান্ত হবার কারণে তাঁর পিতা, লুদভিকো দি লিওনার্দো বুওনারোত্তি সিমোনি, কিছু সময়ের জন্য ছোট শহর ক্যাপ্রিসিতে সরকারি প্রশাসক হিসাবে দায়িত্ব পালনে আসেন, এবং এখানেই মিকেলাঞ্জেলোর জন্ম হয়। তাঁর মায়ের নাম ফ্রাঞ্চেসকা দি নেরি দেল মিনিয়াতো দি সিয়েনা। মিকেলাঞ্জেলোর জন্মের কয়েক মাস পরে তাঁর পরিবার ফ্লোরেন্সে ফিরে আসে, তার পরে সেখানেই তিনি বড় হয়ে ওঠেন। পরবর্তীতে তাঁর মায়ের ক্রমাগত অসুস্থতার সময়ে এবং মৃত্যুপরবর্তীকালে (১৪৮১, তখন মিকেলাঞ্জেলোর বয়স ৬ বছর) তিনি সেত্তিগনানো শহরে এক পাথর খোদাইকারীর পরিবারের সাথে বসবাস করেন। এই শহরে মিকেলাঞ্জেলোর পিতার মালিকানাধীন একটি মার্বেল খনি ও একটি ছোট খামার ছিল।", "question_text": "মাইকেলেঞ্জেলোর জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "১৪৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ৬ মার্চ", "start_byte": 63, "limit_byte": 135}]} {"id": "-6902000370044109519-1", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দুধর্মের ইতিহাস", "passage_text": "খ্রিষ্টীয় প্রথম শতাব্দীর পর ধীরে ধীরে ভারতে বৌদ্ধধর্মের পতন ঘটলে বৈদিক ধর্মের নবজাগরণের রূপে ধ্রুপদি হিন্দুধর্মের উত্থান ঘটে। সাংখ্য, যোগ, ন্যায়, বৈশেষিক, মীমাংসা ও বেদান্ত – হিন্দু দর্শনের এই ছয়টি প্রধান শাখার উদ্ভব ঘটে খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দী থেকে খ্রিষ্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে। প্রায় একই সময়ে ভক্তি আন্দোলনের মাধ্যমে উদ্ভব ঘটে শৈবধর্ম ও বৈষ্ণবধর্মের মতো একেশ্বরবাদী মতবাদগুলির।", "question_text": "হিন্দুধর্মের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিষ্টীয় প্রথম শতাব্দীর পর", "start_byte": 0, "limit_byte": 78}]} {"id": "-2918201337969727173-3", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল", "passage_text": "\nজাতীয় সংসদ নির্বাচন এগিয়ে আসলে জিয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গঠন করেন। জাগদলকে বিএনপির সাথে একীভূত করা হয়। রাষ্ট্রপতি জিয়া এই দলের সমন্বয়ক ছিলেন এবং এই দলের প্রথম চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। অধ্যাপক একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী এর প্রথম মহাসচিব ছিলেন। জিয়ার এই দলে বাম, ডান, মধ্যপন্থি সকল প্রকার লোক ছিলেন। বিএনপির সবচেয়ে প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল এর নিয়োগ পদ্ধতি। প্রায় ৪৫ শতাংশ সদস্য শুধুমাত্র রাজনীতিতে যে নতুন ছিলেন তাই নয়, তারা ছিলেন তরুণ। [4] ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টায় রমনা রেস্তোরাঁয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতিষ্ঠাতা তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের যাত্রা শুরু করেন। জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে তিনি ঘোষণাপত্র পাঠ ছাড়াও প্রায় দুই ঘণ্টা সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। সংবাদ সম্মেলনে নতুন দলের আহ্বায়ক কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি প্রথমে ১৮ জন সদস্যের নাম এবং ১৯ সেপ্টেম্বর ওই ১৮ জনসহ ৭৬ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করেন। এখানে উল্লেখ্য, বিএনপি গঠন করার আগে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) নামে আরেকটি দল তৎকালীন উপ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে সভাপতি করে গঠিত হয়েছিল। ২৮ আগস্ট ১৯৭৮ সালে নতুন দল গঠন করার লক্ষ্যে জাগদলের বর্ধিত সভায় ওই দলটি বিলুপ্ত ঘোষণার মাধ্যমে দলের এবং এর অঙ্গ সংগঠনের সকল সদস্য জিয়াউর রহমান ঘোষিত নতুন দলে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।", "question_text": "বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সর্বপ্রথম চেয়ারম্যান কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "জিয়া", "start_byte": 332, "limit_byte": 347}]} {"id": "341156792746557001-0", "language": "bengali", "document_title": "আব্দুল হামিদ", "passage_text": "\nআব্দুল হামিদ (জন্ম: ১ জানুয়ারি, ১৯৪৪) একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের ২১তম রাষ্ট্রপতি। দ্বিতীয় মেয়াদে তিনি ২১তম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহন করেন ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ সালে তিনি সপ্তম জাতীয় সংসদে ডেপুটি স্পিকার হিসেবে ১৪ জুলাই, ১৯৯৬ সাল থেকে ১০ জুলাই, ২০০১ সাল পর্যন্ত এবং ১২ জুলাই, ২০০১ সাল থেকে ৮ অক্টোবর ২০০১ সাল পর্যন্ত স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেন।[1] নবম জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসাবে ২৫ জানুয়ারি, ২০০৯ সাল থেকে ২৪ এপ্রিল, ২০১৩ সাল পর্যন্তও দায়িত্ব পালন করেছেন।[2] প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের অসুস্থতাজনিত কারণে তাঁর মৃত্যুর ৬ দিন পূর্বেই ১৪ মার্চ, ২০১৩ তারিখে তিনি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে আসীন ছিলেন।", "question_text": "বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতির নাম কী ?", "answers": [{"text": "আব্দুল হামিদ", "start_byte": 1, "limit_byte": 35}]} {"id": "2606798907265489130-6", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সাম্রাজ্য", "passage_text": "বাবর মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন মধ্য এশিয়ার তুর্কো-মঙ্গোল বংশোদ্ভূত শাসক। বাবার দিক থেকে তিনি তৈমুর লং ও মায়ের দিক থেকে চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন।[19] মধ্য এশিয়া থেকে বিতাড়িত হয়ে বাবর ভারতে ভাগ্য নির্মাণে নিয়োজিত হন। তিনি নিজেকে কাবুলের শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন এবং আফগানিস্তান থেকে খাইবার পাস হয়ে ভারতে প্রবেশ করেন।[19] পানিপথের যুদ্ধে বিজয়ের পর বাবরের সেনাবাহিনী উত্তর ভারতের অধিকাংশ এলাকা জয় করে নেয়।[19] তবে শাসন পাকাপোক্ত করতে অনেক সময় লেগে যায়।[19] অস্থিতিশীলতা তার ছেলে হুমায়ুনের সময়ও ছড়িয়ে পড়ে। হুমায়ুন দিগ্বিজয়ী সেনাপতি শেরশাহ কর্তৃক ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারত থেকে পারস্যে পালিয়ে যান।[19] হুমায়ুনের সাথে পারস্যের সাফাভিদের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় এবং মুঘল সাম্রাজ্যে পারসীয় সাংস্কৃতিক প্রভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। সাফাভিদের সহায়তায় হুমায়ুন মুঘলদের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। কিছুকাল পর নিজস্ব গ্রন্থাগারে ঘটা এক দুর্ঘটনায় হুমায়ুনের মৃত্যু হলে[19] তার ছেলে আকবর অপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সিংহাসনে বসেন। আকবরের অভিভাবক বৈরাম খান ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের ভিত্তি মজবুত করতে আকবরের সহায়তা করেছেন।[19]", "question_text": "জহির-উদ্দিন মুহম্মদ বাবরের পর কে মোঘল সাম্রাজ্যের সিংহাসনে বসেন ?", "answers": [{"text": "হুমায়ুন", "start_byte": 1421, "limit_byte": 1445}]} {"id": "-8230566219397062510-3", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "\nহিব্রু বাইবেল (Hebrew Bible) বলতে ইহুদি ও খ্রিস্টানদের ধর্মীয় পুস্তকাবলীর সাধারণ অংশকে বোঝায়। পণ্ডিতেরা খ্রিস্টানদের পুরাতন বাইবেল (Old Testament) বা ইহুদিদের তানাখ (Tanakh) (যে গ্রন্থগুলো প্রকৃতপক্ষে একই) বোঝাতে গিয়ে এই পরিভাষাকেই নিরপেক্ষ মনে করে ব্যবহার করেন। হিব্রু বাইবেলকে ইহুদিরা তানাখ বলে থাকে। গ্রন্থটির তিনটি অংশের আদ্যক্ষরের সমন্বয়ে তানাখ শব্দটি গঠিত। ইসলাম ধর্মবিশ্বাসীগণ বিশ্বাস করেন মুসা (আঃ) এর উপর তাওরাত কিতাব নাজিল হয়। কিন্তু তারা তানাখকে তাওরাত কিতাব বলে স্বীকৃতি দেয় না।", "question_text": "হিব্রু বাইবেলের মোট কতগুলি খণ্ড আছে ?", "answers": [{"text": "তিনটি", "start_byte": 789, "limit_byte": 804}]} {"id": "-8097346422683484646-1", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিস গেইল", "passage_text": "১৯ বছর বয়সে জামাইকার পক্ষ হয়ে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটান। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষ হয়ে যুবদের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলেন। এগার মাস পর একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেন। এর ছয় মাস পর টেস্ট ম্যাচ খেলেন। ক্রিস গেইল সাধারণতঃ ইনিংসের গোড়াপত্তন করেন ও বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান হিসেবে ইতোমধ্যেই নিজের পরিচয় তুলে ধরেন। জুলাই, ২০১১ সালে গেইল (১৭৫) এবং ড্যারেন গঙ্গা (৮৯) কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব, বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২১৪ রানের জুটি করে নতুন রেকর্ড গড়েন।", "question_text": "ক্রিস্টোফার হেনরি \"ক্রিস\" গেইল তাঁর কত বছর বয়স থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ জাতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "১৯", "start_byte": 0, "limit_byte": 6}]} {"id": "6276946729526248907-1", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "passage_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[15][16][17][18] বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তাঁর শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।[19] আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।ক[›][20] ১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তাঁর \"অভিলাষ\" কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তাঁর প্রথম প্রকাশিত রচনা।[21] ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।[22] ১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তাঁর বিবাহ হয়।[22] ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন।[22] ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন।[23] ১৯০২ সালে তাঁর পত্নীবিয়োগ হয়।[23] ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন।[23] ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে নাইট উপাধিতে ভূষিত করেন।[23] কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।[24] ১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।[25] ১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।[26] দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন।[25] ১৯৪১ সালে দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তাঁর মৃত্যু হয়।[27]", "question_text": "কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে মৃণালিনী দেবীকে বিবাহ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৮৩", "start_byte": 1182, "limit_byte": 1194}]} {"id": "-1256061284728114612-1", "language": "bengali", "document_title": "সোহং স্বামী", "passage_text": "১৮৫৮ সালের গ্রীষ্মে বাংলার ঢাকা জেলার বিক্রমপুর অঞ্চলের আড়িয়ল গ্রামের একটি বাঙালি হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন শ্যামাকান্ত।[1] তার জন্মস্থান বর্তমানে বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত। শ্যামাকান্তর পরিবারের আদি নিবাস নদীয়া জেলার ফুলিয়াতে। তারা ফুলিয়া মেলের বন্দ্যঘটি বংশীয় ও বিক্রমপুর সমাজের উচ্চ কুলীন বিষ্ণু ঠাকুরের পালটি বলে খ্যাত। শ্যামাকান্তর পিতা শশীভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ত্রিপুরা জেলার মুরাদনগরে আদালতে সেরেস্তাদার ছিলেন। শ্যামাকান্তরা ছিলেন চার ভাই ও তিন বোন। চার ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন জ্যেষ্ঠ। তার এক ভাই সূর্যকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় ঢাকায় ওকালতি করতেন।", "question_text": "ভারতীয় যোগী ও অদ্বৈত বেদান্তের গুরু সোহং স্বামীর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "শশীভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়", "start_byte": 1022, "limit_byte": 1089}]} {"id": "-3231045331526601286-0", "language": "bengali", "document_title": "মস্তিষ্ক", "passage_text": "\nমস্তিষ্ক হল কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি অপরিহার্য অংশ, যা করোটির অভ্যন্তরে অবস্থিত এবং দেহের প্রধান নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র।ভ্রুণ অবস্থায় সুষুম্নাকান্ডের অগ্রবর্তী দন্ডাকার অংশ ভাঁজ হয়ে পর পর ৩টি বিষমাকৃতির স্ফীতি তৈরী করে ৷ স্ফীতি ৩টি মিলেই গঠিত হয় মস্তিষ্ক ৷\nপ্রাপ্তবয়স্ক লোকের মস্তিষ্কের আয়তন ১৫০০ ঘন সেন্টিমিটার, গড় ওজন ১.৩৬ কেজি এবং এতে প্রায় ১০ বিলিয়ন নিউরন থাকে ৷", "question_text": "একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মস্তিষ্কের গড় ওজন কত ?", "answers": [{"text": "১.৩৬ কেজি", "start_byte": 889, "limit_byte": 912}]} {"id": "-7406076192821989544-0", "language": "bengali", "document_title": "মালদ্বীপীয় রুফিয়াহ", "passage_text": "মালদ্বীপীয় রুফিয়াহ (Dhivehi: ދިވެހި ރުފިޔާ; চিহ্ন: Rf, বা .ރ; সংকেত: MVR) হলো মালদ্বীপের মুদ্রার নাম। এই মুদ্রার প্রদান মালদ্বীপের আর্থিক কর্তৃপক্ষ (Maldives Monetary Authority - MMA) কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়। রুফিয়াহর জন্য সর্বাধিক ব্যবহৃত চিহ্ন হচ্ছে MRF এবং Rf। মালদ্বীপের রুফিয়াহর জন্য ISO 4217 কর্তৃক প্রদত্ত সংকেত হলো এমভিআর (MVR)। ১ রুফিয়াহর বিনিময়ে ১০০ লারি পাওয়া যায়।", "question_text": "মালদ্বীপের মুদ্রার নাম কী ?", "answers": [{"text": "মালদ্বীপীয় রুফিয়াহ", "start_byte": 0, "limit_byte": 58}]} {"id": "2640852630015014292-4", "language": "bengali", "document_title": "আল আরাবিয়া", "passage_text": "২০০৯ সালের ২৬ জানুয়ারিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা রাষ্ট্রপতি হিসাবে একটি আনুষ্ঠানিক সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন এই চ্যানেলকে।[9]", "question_text": "কত সালে বারাক ওবামা রাষ্ট্রপতি হিসাবে একটি আনুষ্ঠানিক সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন \"আল আরাবিয়া\" চ্যানেলে ?", "answers": [{"text": "২০০৯ সালের ২৬ জানুয়ারি", "start_byte": 0, "limit_byte": 63}]} {"id": "3629110068066754917-2", "language": "bengali", "document_title": "দোস্ত মুহাম্মদ খান (আফগানিস্তানের আমির)", "passage_text": "দোস্ত মুহাম্মদ খান ১৭৯৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ ডিসেম্বর কান্দাহারের একটি প্রভাবশালী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[4] তার বাবা পায়েন্দা খান ছিলেন বারাকজাই গোত্রের প্রধান এবং দুররানি সাম্রাজ্যের একজন বেসামরিক কর্মচারী। তারা তাদের বংশলতিকা হাজি জামাল খান, ইউসুফ, ইয়ারু, মুহাম্মদ, উমর খান, খিসার খান, ইসমাইল, নিক, দারু, সাইফাল এবং বারাকের মাধ্যমে আবদালি গোত্রের প্রতিষ্ঠাতা আবদালের সাথে সম্পর্কিত করেন। আবদালের চার পুত্র ছিল। তারা হলেন পুপাল, বারাক, আচাক এবং আলাকু।[5]", "question_text": "আফগানিস্তানের বারাকজাই রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা দোস্ত মুহাম্মদ খানের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "পায়েন্দা খান", "start_byte": 318, "limit_byte": 355}]} {"id": "7420368257311147205-0", "language": "bengali", "document_title": "আন্দিজ পর্বতমালা", "passage_text": "\n\n\nআন্দিজ পর্বতমালা বা আন্দেস পর্বতমালা (স্পেনীয়: Cordillera de los Andes কোর্দ়িয়েরা দ়ে লোস্‌ আন্দেস্‌) [1] পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতমালা। দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত এই পর্বতমালার দৈর্ঘ্য কমপক্ষে ৭,০০০ কি.মি. (৪,৪০০ মাইল) এবং গড় প্রস্থ ৫০০ কি.মি. (৩০০ মাইল)। এই পর্বতমালার গড় উচ্চতা প্রায় ৪০০০ মি. (১৩,০০০ ফুট", "question_text": "আন্দিজ পর্বতমালার দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "কমপক্ষে ৭,০০০ কি.মি", "start_byte": 525, "limit_byte": 574}]} {"id": "6303582530432299812-0", "language": "bengali", "document_title": "১০০ ইউরো নোট", "passage_text": "একশো ইউরোর নোটটি (প্রতীক: € ১০০) ইউরো ব্যাংকনোটের উচ্চ মূল্যের একটি ব্যাংকনোট যা ২০০২ সালে ইউরোর (এর নগদ রূপে) প্রচালন থেকে ব্যবহার করা হয়ে হচ্ছে।[6] ২৩টি দেশ (আইনগতভাবে ২২টি) তাদের একমাত্র মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করে যাচ্ছে। ২০১৫ সাল অনুযায়ী যার জনসংখ্যার ৩৩৮ মিলিয়নের বেশি।[7] এটা ইউরো নোটের তৃতীয় বৃহত্তম নোট যার আকৃতি ১৪৭ x ৮২মিমি এবং একটি সবুজ রঙের রেখাচিত্র আছে। একশো ইউরোর ব্যাংকনোটে বারোক এবং রকোকো (১৭শ-১৮শ শতাব্দী পর্যন্ত) স্টাইলের সেতু এবং খিলান / প্রবেশপথ অঙ্কন করা রয়েছে।", "question_text": "একশো ইউরোর নোটটি কোন রঙের ?", "answers": [{"text": "সবুজ", "start_byte": 896, "limit_byte": 908}]} {"id": "-5503166637136263200-39", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "বিদায় হজ্জ থেকে ফেরার পর হিজরি ১১ সালের সফর মাসে মুহাম্মাদ জ্বরে আক্রান্ত হন। জ্বরের তাপমাত্রা প্রচণ্ড হওয়ার কারণে পাগড়ির উপর থেকেও উষ্ণতা অনুভূত হচ্ছিল। অসুস্থ অবস্থাতেও তিনি এগারো দিন নামাজের ইমামতি করেন। অসুস্থতা তীব্র হওয়ার পর তিনি সকল স্ত্রীর অনুমতি নিয়ে আয়িশার গৃহে অবস্থান করতে থাকেন। বলা হয়, এই অসুস্থতা ছিল খাইবারের এক ইহুদি নারীর তৈরি বিষ মেশানো খাবার গ্রহণের কারণে। স্ত্রী আয়িশার কোলে মাথা রেখে, তিনি আয়িশাকে তার সর্বশেষ পার্থিব সম্পত্তি (সাত কিংবা আট দিনার) দান করে দিতে বলেন (কথিত আছে তা তিনি বলেন মৃত্যুর এক দিন পূর্বে), এরপর তিনি তার জীবনের সর্বশেষ উক্তিটি উচ্চারণ করেন: ", "question_text": "নবী মুহাম্মদের মৃত্যুর কারণ কী ছিল ?", "answers": [{"text": "জ্বরে", "start_byte": 158, "limit_byte": 173}]} {"id": "-8046266163446294688-0", "language": "bengali", "document_title": "নেতাজী সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ", "passage_text": "নেতাজী সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (NSEC) স্থাপন করা হয়  নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনে অবদান ও আদর্শের কথা মনে রেখে।  নেতাজী বিশ্বাস করতেন যে প্রকৃত স্বাধীনতার ভিত্তিপ্রস্তর হল শিক্ষা ও প্রযুক্তি।  ১৯৯৮ সালে টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপ এবং ইনস্টিটিউট কম্পিউটার প্রকৌশলীর (ভারত) সহযোগিতায় কলেজটি স্থাপন করা হয়। কলেজটি  শুরু হয়, তিনটি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স দিয়ে এবং বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম বৃহত্তম স্ব-নির্ভর প্রকৌশল কলেজ। কলেজটি শুরু থেকেই  কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ছিল। ২০০২ সালে কলেজটি  সদ্য নির্মিত পশ্চিমবঙ্গ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্বন্ধযুক্ত হয়।", "question_text": "নেতাজী সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ কবে স্থাপিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৮ সালে", "start_byte": 574, "limit_byte": 599}]} {"id": "-6938244689861502884-1", "language": "bengali", "document_title": "জহির রায়হান", "passage_text": "তার রচিত প্রথম উপন্যাস শেষ বিকেলের মেয়ে ১৯৬০ সালে প্রকাশিত হয়। তার রচিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হল হাজার বছর ধরে ও আরেক ফাল্গুন। হাজার বছর ধরে উপন্যাসের জন্য ১৯৬৪ সালে আদমজী সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। তার নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র কখনো আসেনি (১৯৬১)। ১৯৬৪ সালে কাঁচের দেয়াল চলচ্চিত্রের জন্য তিনি নিগার পুরস্কার লাভ করেন। তার নির্মিত অন্যান্য চলচ্চিত্রগুলো হল বেহুলা, সংগম, আনোয়ারা এবং জীবন থেকে নেওয়া। স্টপ জেনোসাইড প্রামাণ্যচিত্রে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে প্রশংসিত হন।", "question_text": "জহির রায়হানের লেখা প্রথম উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "শেষ বিকেলের মেয়ে", "start_byte": 61, "limit_byte": 108}]} {"id": "2784958989358760169-0", "language": "bengali", "document_title": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত", "passage_text": "শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত (২ নভেম্বর, ১৮৮৬ - ২৯ মার্চ, ১৯৭১)[1] একজন বাঙালি আইনজীবী সমাজকর্মী, ভাষা সৈনিক।[2] তার পরিচিতি মূলত একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে। দেশ বিভাগের আগে ভারতীয় উপমহাদেশের ভারত অংশে এবং পরে পূর্ব পাকিস্তানে তিনি রাজনীতিবিদ হিসেবে সক্রিয় ছিলেন।[3]", "question_text": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২ নভেম্বর, ১৮৮৬", "start_byte": 64, "limit_byte": 103}]} {"id": "8498516480545091780-1", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা", "passage_text": "ঢাকা শহরটি \"মসজিদের শহর\" নামেও পরিচিত।[6] এখানে ৭০০-রও বেশি মসজিদ আছে।[7] এছাড়া ঢাকা \"বিশ্বের রিকশা রাজধানী\" নামেও পরিচিত। এই শহরে রোজ প্রায় ৪০০,০০০ থেকে ৪৫০,০০০টি রিকশা চলাচল করে।[8] বর্তমানে ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান সংস্কৃতি, শিক্ষা ও বাণিজ্যকেন্দ্র।[9]", "question_text": "ঢাকা শহরে বর্তমানে মোট কয়টি মসজিদ রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৭০০-রও বেশি", "start_byte": 120, "limit_byte": 149}]} {"id": "-6888488970910548244-17", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গ", "passage_text": "২০০৬ সালে হুগলির সিঙ্গুরে টাটা ন্যানো কারখানার জন্য জমি অধিগ্রহণকে কেন্দ্র করে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে তীব্র গণ-অসন্তোষ দেখা যায়। জমি অধিগ্রহণ বিতর্কের প্রেক্ষিতে সিঙ্গুর থেকে টাটা গোষ্ঠী কারখানা প্রত্যাহার করে নিলে, তা রাজ্য রাজনীতিতে গভীর প্রভাব বিস্তার করে।[33] ২০০৭ সালে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামে একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য জমি অধিগ্রহণকে কেন্দ্র করে অশান্তির জেরে পুলিশের গুলিতে ১৪ জন মারা গেলে রাজ্য রাজনীতি ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এরপর ২০০৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচন, ২০০৯ সালের লোকসভা নির্বাচন ও ২০১০ সালের পৌরনির্বাচনে শাসক বামফ্রন্টের আসন সংখ্যা ক্রমশ হ্রাস পেতে থাকে। অবশেষে ২০১১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে বিপুল ভোটে পরাজিত হয়ে রাজ্যের ৩৪ বছরের বামফ্রন্ট শাসনের অবসান হয়।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাসে দীর্ঘ ৩৪বছর শাসন করেছে কোন রাজনৈতিক দল ?", "answers": [{"text": "বামফ্রন্ট", "start_byte": 1840, "limit_byte": 1867}]} {"id": "1806717317087981609-0", "language": "bengali", "document_title": "ঋতুপর্ণ ঘোষ", "passage_text": "\nঋতুপর্ণ ঘোষ (জন্ম:৩১শে অগস্ট, ১৯৬৩ - মৃত্যু:৩০শে মে, ২০১৩) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক।[1] অর্থনীতির ছাত্র ঋতুপর্ণ ঘোষের কর্মজীবন শুরু হয়েছিল একটি বিজ্ঞাপন সংস্থার ক্রিয়েটিভ আর্টিস্ট হিসেবে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম ছবি হীরের আংটি। দ্বিতীয় ছবি উনিশে এপ্রিল মুক্তি পায় ১৯৯৪ সালে। এই ছবির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্র বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পান।", "question_text": "ঋতুপর্ণ ঘোষ পরিচালিত দ্বিতীয় চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "উনিশে এপ্রিল", "start_byte": 716, "limit_byte": 750}]} {"id": "-7070110082766862291-0", "language": "bengali", "document_title": "বুড়িগঙ্গা নদী", "passage_text": "বুড়িগঙ্গা নদী বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৯ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৩০২ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা \"পাউবো\" কর্তৃক বুড়িগঙ্গা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী নং ৪৭।[1] বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী। ৪০০ বছর আগে এই নদীর তীরেই গড়ে উঠেছিল ঢাকা শহর।", "question_text": "বুড়িগঙ্গা নদীর দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "২৯ কিলোমিটার", "start_byte": 275, "limit_byte": 309}]} {"id": "-11983977422550372-0", "language": "bengali", "document_title": "গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী", "passage_text": "গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী, গ্রেগোরিয়ান বর্ষপঞ্জী, পাশ্চাত্য বর্ষপঞ্জী, ইংরেজি বর্ষপঞ্জি বা খ্রিস্টাব্দ হল আন্তর্জাতিকভাবে প্রায় সর্বত্র স্বীকৃত বর্ষপঞ্জী।[1][2][3] ১৫৮২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি পোপ ত্রয়োদশ গ্রোগোরির এক আদেশানুসারে এই বর্ষপঞ্জীর প্রচলন ঘটে।[4] সেই বছর কিছু মুষ্টিমেয় রোমান ক্যাথলিক দেশ গ্রেগোরিয় বর্ষপঞ্জী গ্রহণ করে এবং পরবর্তীকালে ক্রমশ অন্যান্য দেশসমূহেও এটি গৃহীত হয়।", "question_text": "গ্রেগরীয় পঞ্জিকার প্রচলন সর্বপ্রথম ঘটে কবে থেকে ?", "answers": [{"text": "১৫৮২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 424, "limit_byte": 493}]} {"id": "8394231526456964839-1", "language": "bengali", "document_title": "মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর", "passage_text": "মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ১৯৪৯ সালের ৭ মার্চ বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার রহিমগঞ্জ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা আব্দুল মোতালেব হাওলাদার ছিলেন কৃষক এবং মা সাফিয়া বেগম ছিলেন গৃহিণী। মহিউদ্দিনরা তিন বোন তিন ভাই।[2] দাদা আব্দুর রহিম হাওলাদার ছিলেন প্রতাপশালী ব্যক্তি। পিতার আর্থিক দৈন্যতার কারণে মাত্র সাড়ে তিন বছর বয়সে মামার বাড়ি মুলাদি উপজেলার পাতারচর গ্রামে যান জাহাঙ্গীর। পাতারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৯৫৩ সালে তাঁর শিক্ষাজীবনের সূচনা হয়। মুলাদি মাহমুদ জান পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৬৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। ১৯৬৬ তে তিনি বরিশাল বি.এম (ব্রজমোহন) কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন।[3]", "question_text": "বাংলাদেশের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আব্দুল মোতালেব হাওলাদার", "start_byte": 301, "limit_byte": 366}]} {"id": "219048145204272520-3", "language": "bengali", "document_title": "মায়া সভ্যতা", "passage_text": "পণ্ডিতরা মায়া সভ্যতার যুগের শুরু নিয়ে অবিরত আলোচনা করে যাচ্ছেন। বেলিজের কিউল্লোতে মায়া বসবাসের সাম্প্রতিক আবিষ্কারের কার্বন পরীহ্মা হতে পাওয়া তারিখ অনুযায়ী খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ২৬০০ বছর আগের।[3][4] তারা বিস্ময়কর কাঠামো নির্মিত করে। মায়ার বর্ষপঞ্জিকা তথাকথিত মেসআমেরিকানর দীর্ঘ গণনীয় বর্ষপঞ্জিকার উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে, যা খ্রিস্টপূর্ব ১১ই আগষ্ট, ৩১১৪ খ্রিস্টাব্দের সমতুল্য।", "question_text": "মায়া জনগোষ্ঠীর আবির্ভাব প্রথম কোথায় হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "বেলিজের কিউল্লোতে", "start_byte": 178, "limit_byte": 227}]} {"id": "2416690742236690562-1", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংস গ্রামীণ পশ্চিমবঙ্গের এক দরিদ্র বৈষ্ণব ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িতে পৌরোহিত্য গ্রহণের পর বঙ্গীয় তথা ভারতীয় শক্তিবাদের প্রভাবে তিনি কালীর আরাধনা শুরু করেন।[2] তাঁর প্রথম গুরু তন্ত্র ও বৈষ্ণবীয় ভক্তিতত্ত্বজ্ঞা এক সাধিকা। পরবর্তীকালে অদ্বৈত বেদান্ত মতে সাধনা করে নির্বিকল্প সমাধি লাভ করেন রামকৃষ্ণ। অন্যান্য ধর্মীয় মতে, বিশেষত ইসলাম ও খ্রিস্টীয় মতে সাধনা তাঁকে “যত মত, তত পথ” উপলব্ধির জগতে উন্নীত করে।[2] পশ্চিমবঙ্গের আঞ্চলিক গ্রামীণ উপভাষায় ছোটো ছোটো গল্পের মাধ্যমে প্রদত্ত তাঁর ধর্মীয় শিক্ষা সাধারণ জনমানসে বিরাট প্রভাব বিস্তার করে। প্রথাগত দৃষ্টিভঙ্গিতে অশিক্ষিত হলেও রামকৃষ্ণ বাঙালি বিদ্বজ্জন সমাজ ও শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের সম্ভ্রম অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন। ১৮৭০-এর দশকের মধ্যভাগ থেকে পাশ্চাত্যশিক্ষায় শিক্ষিত বুদ্ধিজীবীদের নিকট তিনি হয়ে ওঠেন হিন্দু পুনর্জাগরণের কেন্দ্রীয় চরিত্র। তৎসঙ্গে সংগঠিত করেন একদল অনুগামী, যাঁরা ১৮৮৬ সালে রামকৃষ্ণের প্রয়াণের পর সন্ন্যাস গ্রহণ করে তাঁর কাজ চালিয়ে যান। এঁদেরই নেতা ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ।[11]", "question_text": "ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব কোন দেবতার উপাসক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "কালী", "start_byte": 484, "limit_byte": 496}]} {"id": "7346105942162727275-0", "language": "bengali", "document_title": "পাফ্ অ্যাডার", "passage_text": "পাফ্ অ্যাডার (বৈজ্ঞানিক নাম: Bitis arietans) বিষাক্ত ভাইপার সাপের একটি প্রজাতি , যাদের মরক্কো এবং পশ্চিম আরবের সাভানা (নিস্পাদপ) অঞ্চলে এবং তৃণভূমিতে পাওয়া যায়। আফ্রিকা সাহারা অঞ্চল ও রেইন ফরেষ্ট ব্যতিত বাকি আফ্রিকা জুড়ে এদের দেখা মেলে।[2] আফিকাতে সর্পদংশন সংক্রান্ত অধিকাংশ ঘটনা এবং সর্পদংশনের মারাত্মক ফলাফলের জন্য এই সাপ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দায়ী। আফিকা জুড়ে অধিকাংশ মারাত্মক সর্পদংশনের ঘটনায় Bitis arietansএর জড়িত থাকার বিভিন্ন কারণগুলি হল; এরা বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে ছড়িয়ে থাকে, উচ্চ ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চলে এরা ঘনঘন হানা দেয় এবং এদের আক্রমণাত্মক স্বভাব।[3][4] পাফ্ অ্যাডার এর দুটি উপপ্রজাতি আপাতত চিহ্নিত করা গেছে যাদের মধ্যে একটি বর্তমান লেখায় আলোচ্য।[5]", "question_text": "পাফ্ অ্যাডার সাপের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Bitis arietans", "start_byte": 75, "limit_byte": 89}]} {"id": "3031587372351716199-1", "language": "bengali", "document_title": "২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "চূড়ান্ত পর্বে যে ৩২টি জাতীয় ফুটবল দল খেলেছে, তাদের মধ্যে রাশিয়ার জাতীয় ফুটবল দল আয়োজক রাষ্ট্রের দল হিসেবে সরাসরি খেলার সুযোগ পেয়েছে। বাকি ৩১টি জাতীয় দল বাছাইপর্বের প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ হয়ে খেলতে এসেছে। এই ৩২টি দলের মধ্যে ২০টি দল পূর্ববর্তী ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপেও অংশগ্রহণ করেছিল, যাদের মধ্যে সাবেক বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন জার্মানি অন্যতম। অন্যদিকে আইসল্যান্ড এবং পানামা এই বিশ্বকাপে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে।", "question_text": "২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলাটিতে কোন দল জয়ী হয় ?", "answers": [{"text": "জার্মানি", "start_byte": 879, "limit_byte": 903}]} {"id": "9066345277926509921-2", "language": "bengali", "document_title": "আব্দুল জব্বার", "passage_text": "আব্দুল জব্বার ১৯৩৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের (বর্তমান বাংলাদেশ) কুষ্টিয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। [5][6] ১৯৫৬ সালে তিনি মেট্রিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।[2] তিনি সঙ্গীতের তালিম গ্রহণ করেন ওস্তাদ ওসমান গনি এবং ওস্তাদ লুৎফুল হকের নিকট।[7]", "question_text": "বাংলাদেশি সঙ্গীত শিল্পী আব্দুল জব্বার কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৩৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 38, "limit_byte": 107}]} {"id": "-9085413089868535786-2", "language": "bengali", "document_title": "লক্ষ্মী সেহগল", "passage_text": "২৪ অক্টোবর, ১৯১৪ সালে অবিভক্ত ভারতের মাদ্রাজে (বর্তমান চেন্নাই) লক্ষ্মী স্বামীনাথন জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা এস. স্বামীনাথন মাদ্রাজ হাইকোর্টে অপরাধ আইন চর্চা করতেন। তাঁর মা এ.ভি. অম্মুকুট্টি যিনি পরবর্তীতে অম্মু স্বামীনাথনরূপে পরিচিত, তিনি একজন সমাজকর্মী ছিলেন। পাশাপাশি কেরালার পালঘাট এলাকার আনাক্কারায় ঐতিহ্যবাহী বদক্কাথ পরিবার থেকে স্বাধীনতা কর্মী হিসেবেও পরিচিত ছিলেন।[1]", "question_text": "ক্যাপ্টেন ডাক্তার লক্ষ্মী সেহগল ভারতের কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "মাদ্রাজে", "start_byte": 97, "limit_byte": 121}]} {"id": "3305820110029281846-13", "language": "bengali", "document_title": "নেপাল", "passage_text": "সাম্প্রতিক সময়ে প্রচুর লোক দক্ষিণের সমতল ভূমি অর্থাৎ তরাই-এ বসবাস শুরু করলেও এখনো দেশের সিংহভাগ মানুষ বাস করে মধ্য উচ্চভূমিতে। উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল জনবিরল।\nরাজধানী কাঠমুন্ডু দেশের সবচেয়ে বড় শহর এবং এর জনসংখ্যা প্রায় ৮০০,০০০(মেট্রোপলিটন এলাকায়: ১৫ লক্ষ)।", "question_text": "নেপালের বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "কাঠমুন্ডু", "start_byte": 449, "limit_byte": 476}]} {"id": "3439541446161415603-1", "language": "bengali", "document_title": "প্রথম চন্দ্রগুপ্ত", "passage_text": "প্রথম চন্দ্রগুপ্ত গুপ্ত মহারাজা শ্রীগুপ্তের পৌত্র এবং ঘটোৎকচগুপ্তের পুত্র ছিলেন। পিতার মৃত্যুর পর তিনি মহারাজাধিরাজ উপাধি গ্রহণ করে সিংহাসনে আসীন হন। তিনি কুমারদেবী নামক একজন লিচ্ছবি রাজকুমারীকে বিবাহ করেন। তাঁর পুত্র সমুদ্রগুপ্তের একটি স্বর্ণমুদ্রায় প্রথম চন্দ্রগুপ্ত ও কুমারদেবীর প্রতিকৃতি এবং তার পাশে লিচ্ছবিগণের নাম উৎকীর্ণ রয়েছে। আলেকজান্ডার কানিংহাম গয়া জেলা থেকে এই স্বর্ণমুদ্রা আবিষ্কার করেন।[1] বর্ধমান জেলার মসাগ্রাম থেকে প্রথম চন্দ্রগুপ্তের একটি মুদ্রা আবিষ্কৃত হয়েছে, যা বর্তমানে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদে সংরক্ষিত রয়েছে।[2] প্রথম চন্দ্রগুপ্তের রাজ্য প্রয়াগ অবধি প্রসারিত ছিল বলে মনে করা হয়।[3]:২৩১", "question_text": "সমুদ্রগুপ্তের মায়ের নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "কুমারদেবী", "start_byte": 421, "limit_byte": 448}]} {"id": "5524428449970713654-6", "language": "bengali", "document_title": "মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী", "passage_text": "ওসমানী'র নির্দেশনা অনুযায়ী সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়। প্রতিটি সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার হিসেবে এক একজন সেনাবাহিনীর অফিসারকে নিয়োগ দেয়া হয়। বিভিন্ন সেক্টর ও বাহিনীর মাঝে সমন্বয়সাধন করা, রাজনৈতিক নেতৃত্বের সাথে যোগাযোগ রাখা, অস্ত্রের যোগান নিশ্চিত করা, গেরিলা বাহিনীর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা - প্রভৃতি কাজ সাফল্যের সাথে পালন করেন ওসমানী। ১২ এপ্রিল থেকে এম. এ. জি. ওসমানী মন্ত্রীর সমমর্যাদায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতি হিসেবে যুদ্ধ পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন৷ রণনীতির কৌশল হিসেবে প্রথমেই তিনি সমগ্র বাংলাদেশকে ভৌগোলিক অবস্থা বিবেচনা করে ১১টি সেক্টরে ভাগ করে নেন এবং বিচক্ষণতার সাথে সেক্টরগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে থাকেন৷ পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ছিল দক্ষ এবং সংখ্যায় অনেক বেশি৷ এই বিবেচনায় ওসমানীর রণকৌশল ছিল প্রথমে শত্রুকে নিজেদের ছাউনিতে আটকে রাখা এবং তাদেরকে যোগাযোগের সবগুলো মাধ্যম হতে বিছিন্ন করে রাখা৷ এজন্য এম. এ. জি. ওসমানী মে মাস পর্যন্ত নিয়মিত পদ্ধতিতে যুদ্ধ পরিচালনা করেন৷ মে মাসের পর তাঁর মনে হয় প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কমসংখ্যক সৈন্য নিয়ে শত্রুকে ছাউনিতে আটকে রাখা গেলেও ধ্বংস করা সম্ভব নয়৷ এ বিষয়টি তিনি সরকারকে জানিয়ে যুদ্ধে কৌশলগত পরিবর্তন আনেন৷ প্রাক্তন ইপিআর এর বাঙালি সদস্য, আনসার, মোজাহেদ, পুলিশ বাহিনী ও যুবকদের নিয়ে একটি গণবাহিনী বা গেরিলাবাহিনী গঠন করেন।[3]", "question_text": "মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রধান সেনাপতি হিসেবে সেনাবাহিনীতে কোন তারিখে যোগ দেয় ?", "answers": [{"text": "১২ এপ্রিল", "start_byte": 959, "limit_byte": 984}]} {"id": "5239268947033758360-4", "language": "bengali", "document_title": "ইলিয়াস কাঞ্চন", "passage_text": "তার অভিনয় জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় এই দশ বছর। ১৯৮৬ সালে আলমগীর কবির পরিচালিত পরিণীতা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন অঞ্জনা রহমান। ১৯৮৭ সালে মুক্তি পায় কাজী হায়াত পরিচালিত দায়ী কে? ছায়াছবিটি। তার বিপরীতে প্রথমবারের মত অভিনয় করেন অঞ্জু ঘোষ। ১৯৮৯ সালে তার আরেক উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র বেদের মেয়ে জোছনা মুক্তি পায়। রাজার ছেলে এক সাধারণ বেদের মেয়ের প্রেমে পড়ে নিজের জীবন বিপন্ন করে তোলে। বাবা কর্তৃক বিচারের রায়ে ফাসীর আদিষ্ট হয়। পালিয়ে গিয়ে অন্য রাজ্যে জেলে বন্দী হয়। সীমাহীন কষ্টের এক অসাধারণ প্রেমের গল্প বেদের মেয়ে জোছনা তাকে খ্যাতির শীর্ষে নিয়ে আসে। এতেও তার বিপরীতে অভিনয় করেন অঞ্জু ঘোষ। এর পর তিনি অসংখ্য দর্শক প্রিয় চলচ্চিত্র উপহার দেন। যার মধ্যে শঙ্খ মালা, অচেনা, রাধা কৃষ্ণ, ত্যাগ উল্লেখযোগ্য।", "question_text": "বেদের মেয়ে জোসনা নামক বাংলাদেশী চলচ্চিত্রটির নায়িকা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "অঞ্জু ঘোষ", "start_byte": 1772, "limit_byte": 1797}]} {"id": "2257453644051985934-0", "language": "bengali", "document_title": "মাইন কাম্ফ", "passage_text": "মাইন কাম্ফ (বাংলায় আমার সংগ্রাম) সাবেক জার্মান চান্সেলর অ্যাডল্‌ফ হিটলারের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ। বইটির দুইটি খণ্ড রয়েছে। প্রথম খণ্ড প্রকাশিত হয় ১৯২৫ সালে, এবং দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশিত হয় ১৯২৬ সালে। বইটি লেখার সময় হিটলার জেলে ছিলেন। এই বইয়ে হিটলার নাৎসিবাদ সম্পর্কে নিজস্ব ধারণা দেন।", "question_text": "আডলফ হিটলারের রচিত গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মাইন কাম্ফ", "start_byte": 0, "limit_byte": 28}]} {"id": "-8137487757915657057-1", "language": "bengali", "document_title": "ডিম্বাশয়", "passage_text": "ডিম্বাশয় দেখতে অনেকটা ডিম্বাকার এবং মানুষে এটার আকার—দৈর্ঘে ৩ সে.মি., প্রস্থে ১.৫ সে.মি., এবং পুরুত্বে ১.৫ সে.মি.। (যেকোনো একটির জন্য) শরীরে এর অবস্থান পেলভিস বা শ্রোণীর দেয়াল ঘেষে, যাকে বলা হয় ওভারিয়ান ফসা। সাধারণত ফসার নিচে থাকে বহিঃস্থ ইলিয়াক ধমনী এবং সামনে থাকে মূত্রনালী ও অন্তঃস্থ ইলিয়াক ধমনী।", "question_text": "ডিম্বাশয়ের আকৃতি কেমন হয় ?", "answers": [{"text": "অনেকটা ডিম্বাকার", "start_byte": 44, "limit_byte": 90}]} {"id": "4014565292807122634-6", "language": "bengali", "document_title": "উইলিয়াম শেকসপিয়র", "passage_text": "১৮ বছর বয়সে শেকসপিয়র ২৬ বছর বয়সী অ্যানি হ্যাথাওয়েকে বিবাহ করেন। ১৫৮২ সালের ২৭ নভেম্বর ওরসেস্টরের অ্যাংলিক্যান ডায়োসিসের কনসিস্টরি কোর্ট একটি বিবাহ লাইসেন্স জারি করেছিল। দু-দিন বাদে হ্যাথাওয়ের প্রতিবেশীরা একটি বন্ড পোস্ট করে জানান যে, বিবাহের কোনো আইনগত দাবি আদায় বাকি নেই।[15] খুবই তাড়াহুড়োর মধ্যে দিয়ে তাঁদের বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছিল। ওরসেস্টরের চ্যান্সেলর \"ম্যারেজ ব্যানস\" প্রচলিত প্রথায় তিন বার পাঠের বদলে মাত্র এক বার পাঠের অনুমতি দেন।[16] বিয়ের ছয় মাস পরে অ্যানি সুজানা নামে একটি মেয়ের জন্ম দিয়েছিলেন। ১৫৮৩ সালের ২৬ মে তার ব্যাপ্টজম হয়।[17] এর প্রায় দুই বছর বাদে শেকসপিয়র দম্পতির হ্যামনেট নামে এক পুত্র ও জুডিথ নামে এক কন্যা জন্মায়। এরা ছিল যমজ। ১৫৮৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি এদের ব্যাপ্টিজম হয়।[18] হ্যামনেটের মৃত্যু হয়েছিল মাত্র এগারো বছর বয়সে। তার মৃত্যুর কারণ জানা যায় না। ১৫৯৬ সালের ১১ অগস্ট তাঁকে সমাধিস্থ করা হয়।[19]", "question_text": "উইলিয়াম শেকসপিয়রের স্ত্রীর নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "অ্যানি হ্যাথাওয়ে", "start_byte": 94, "limit_byte": 143}]} {"id": "1146996288818569281-2", "language": "bengali", "document_title": "গ্নু", "passage_text": "রিচার্ড স্টলম্যান গ্নু অপারেটিং সিস্টেমের এই পরিকল্পনার কথা net.unix-wizards এবং net.usoft নিউজগ্রুপে জানান ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ সালে। সফটওয়্যার ডেভলপমেন্টের কাজ শুরু হয় ৫ জানুয়ারি ১৯৮৪ সালে। এর আগে তিনি এমআইটির আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাব থেকে অবসর গ্রহণ করেন। কারণ এই প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত থাকার কারণে গ্নু সফটওয়্যারের ডেভলপমেন্ট বা বিনামূল্যে বিতরণের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে অথবা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সফটওয়্যারগুলোর মালিকানার দাবি উত্থাপন হতে পারে। রিচার্ড স্টলম্যান গ্নু নামটি নির্বাচন করেছেন বিভিন্ন শব্দের খেলা এবং দ্য গঞ্জ নামের একটি গান থেকে।", "question_text": "গ্নু/লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমটির ডেভলপার কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "রিচার্ড স্টলম্যান", "start_byte": 0, "limit_byte": 49}]} {"id": "8544216735950654821-29", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট", "passage_text": "প্রতি ৬ বৈধ বলে একটি ওভারের সফল সমাপ্তি ঘটে। ছয়টি বল করার পর আম্পায়ার ‘ওভার’ বলে থাকেন; তাই ওভার নামকরণ করা হয়েছে। পিচের একপ্রান্তে অবস্থান নিয়ে বোলার বোলিং করেন। ওভার শেষে উইকেটের অপর প্রান্ত থেকে অন্য আরেকজন বোলার বল করার জন্য প্রস্তুত থাকেন। এরফলে ফিল্ডিংয়ের অবস্থান পরিবর্তনসহ স্কয়ার লেগে অবস্থানকারী আম্পায়ারও পরিবর্তন হয়ে উইকেটের পিছনে অবস্থান করেন। তবে, ব্যাটসম্যান তার নিজ অবস্থানে থেকেই বোলারকে মোকাবেলা করে থাকেন। তখন ব্যাটসম্যান ‘স্ট্রাইকার’ ও পিচের অন্য প্রান্তে অবস্থানকারী ব্যাটসম্যান ‘নন-স্ট্রাইকার’ নামে পরিচিত। কোনো বোলার পরপর ২ ওভার বোলিং করতে পারেন না। কিন্তু একপ্রান্তে থেকে তিনি অসংখ্য ওভার করতে সক্ষম। ৫০-ওভারের একদিনের আন্তর্জাতিকে একজন বোলার সর্বোচ্চ ২০% বা ১০ ওভার এবং ২০-ওভারের টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ২০% বা ৪ ওভার করতে পারে। তবে, টেস্ট ক্রিকেটে ওভার সংখ্যা অসীম থাকায় ওভার সংখ্যার কোন সীমারেখা নেই।", "question_text": "ক্রিকেটের নিয়ম অনুসারে একদিবসীয় ক্রিকেট কত ওভারে খেলা হয় ?", "answers": [{"text": "৫০", "start_byte": 1698, "limit_byte": 1704}]} {"id": "6374180000774603646-8", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "\n \nকুরআনে বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের মোট ১১৪টি সূরা রয়েছে। সকল সূরা মিলিয়ে মোট আয়াতের (আয়াত আরবি শব্দ, এর সাহিত্যিক অর্থ নিদর্শন) সংখ্যা প্রায় ৬,২৩৬ (মতান্তরে ৬৩৪৮টি অথবা ৬৬৬৬টি)।[22] প্রত্যেকটি সূরার একটি নাম রয়েছে। নামকরণ বিভিন্ন উপায়ে করা হয়েছে; তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সূরার অভ্যন্তরে ব্যবহৃত কোনো শব্দকেই নাম হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া এমন নামও পাওয়া যায় যা সূরার অভ্যন্তরে ব্যবহৃত হয় নি যেমন সূরা ফাতিহা। ফাতিহা শব্দটি এ সূরার কোথাও নেই। সূরাগুলোর একটি সুনির্দিষ্ট সজ্জা রয়েছে। সজ্জাকরণ তাদের অবতরণের ধারাবাহিকতা অনুসারে করা হয় নি। বরং দেখা যায় অনেকটা বড় থেকে ছোট সূরা অনুযায়ী সাজানো। অবশ্য একথাও পুরোপুরি সঠিক নয়। সজ্জার প্রকৃত কারণ কারও জানা নেই। অনেক ক্ষেত্রে বড় সূরাও ছোট সূরার পরে এসেছে। তবে একটি সূরা বা তার বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে ধারাবাহিকতার সাথেই অবতীর্ণ হয়েছিল বলে মুসলমানদের ধারণা। কুর’আনের সজ্জাটি মানুষের মুখস্থকরণের সুবিধার সৃষ্টি করেছে।", "question_text": "ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআনে উল্লেখিত \"আয়াত\" শব্দের অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "নিদর্শন", "start_byte": 302, "limit_byte": 323}]} {"id": "5905429821420371552-0", "language": "bengali", "document_title": "জর্জ ওয়াশিংটন", "passage_text": "জর্জ ওয়াশিংটন (ফেব্রুয়ারি ২২, ১৭৩২[lower-alpha 1] – ডিসেম্বর ১৪, ১৭৯৯) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি।[1] তিনি আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধ-এ কন্টিনেন্টাল আর্মির সর্বাধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গঠনের প্রধান বলে উল্লেখ করা হয় এবং তিনি তার জীবদ্দশায় এবং এখনও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতির জনক হিসেবে পরিচিত।[2]", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটন কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "ফেব্রুয়ারি ২২, ১৭৩২", "start_byte": 42, "limit_byte": 96}]} {"id": "-7437479717156625912-2", "language": "bengali", "document_title": "নিকোলাউস কোপের্নিকুস", "passage_text": "কোপারনিকাস জন্ম এবং মৃত্যু একই জায়গা রয়েল প্রুশিয়াতে যেটি ১৪৬৬ সালে পর্যন্ত পোল্যান্ড সম্রাজের অন্তর্ভুক্ত ছিল।তিনি একাধারে গনিতবিদ, জ্যোতির্বিদ , পদার্থবিদ , আধুনিক পণ্ডিতবিদ , অনুবাদক, গভর্নর কূটনীতিক এবং অর্থনীতিবিদ ছিলান। ১৫১৭ সালে তিনি অর্থের একটি পরিমাণ তত্ত্ব বের করেন যাকে অর্থনীতির প্রধান ধারণা বলা যায়। এছাড়াও ১৫১৯ সালে তিনি অর্থনীতির একটি সুত্র প্রদান করে যা পরবর্তীতে গ্রিসমের সূত্র নামে পরিচিত।", "question_text": "বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী কোপার্নিকাসের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "রয়েল প্রুশিয়াতে", "start_byte": 102, "limit_byte": 151}]} {"id": "812958594612712580-5", "language": "bengali", "document_title": "অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড", "passage_text": "এপ্রিল ১, ১৯৭৬ সালে স্টিভ জবস, স্টিভ ওজনিয়াক, রোনাল্ড ওয়েন মিলে অ্যাপল গঠন করেন।[7] কোম্পানির প্রথম পণ্য অ্যাপল ১ ছিলো ওজনিয়াকের একার হাতে বানানো কম্পিউটার[8][9] এবং হোমব্রু কম্পিউটার ক্লাবেই প্রথম জনসম্মখে আনা হয়।[10][11] অ্যাপল ১ মাদারবোর্ড (সাথে সিপিইউ, র‍্যাম, এবং বেসিক টেক্সটুয়াল-ভিডিও চিপ) হিসাবে বিক্রি করা হয়, যেটাকে এখন পিসি বলতে যআ বুঝায় তার চেয়ে অনেক কমই বলা যায়।[12]\nঅ্যাপল ১ ১৯৭৬ সাল থেকে বিক্রি-বাট্টা হওয়া শুরু হলো এবং বাজার-দর ছিলো $৬৬৬.৬৬। [13][14][15][16][17]", "question_text": "অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "স্টিভ জবস, স্টিভ ওজনিয়াক, রোনাল্ড ওয়েন", "start_byte": 50, "limit_byte": 156}]} {"id": "-2024712909921566867-1", "language": "bengali", "document_title": "সুচিত্রা মিত্র", "passage_text": "১৯২৪ খ্রিস্টাব্দের ১৯ সেপ্টেম্বর সুচিত্রা মিত্রের জন্ম। তাঁর পিতা রামায়ণ-অনুবাদক কবি কৃত্তিবাস ওঝা’র উত্তর পুরুষ সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায় (১৮৮৪-১৯৬৬) ছিলেন বিশিষ্ট লেখক ও অনুবাদক; মায়ের নাম সুবর্ণলতা দেবী। পিতা-মাতার চতুর্থ সন্তান সুচিত্রা মিত্রের জন্ম হয়েছিল ঝাড়খণ্ডের ডিহিরী জংশন লাইনে শালবন ঘেরা গুঝাণ্টি নামে একটি রেলস্টেশনের কাছে, ট্রেনের কামরায়। তাঁদের পৈতৃক নিবাস ছিল উত্তর কলকাতার হাতিবাগান অঞ্চলে। কলকাতার বেথুন কলেজিয়েট স্কুলে তিনি লেখাপড়া করেছেন। স্কুল বসার আগে প্রার্থনা সংগীতের মতো করে গাওয়া হতো রবীন্দ্রনাথের গান। এখানে পড়ার সময় গানের চর্চা শুরু হয় দুই শিক্ষক অমিতা সেন এবং অনাদিকুমার দস্তিদারের কাছে। বিদ্যান্বেষী সুচিত্রা মিত্র পরবর্তীকালে পড়াশোনা করেছেন স্কটিশ চার্চ কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে।", "question_text": "সুচিত্রা মিত্রের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায়", "start_byte": 310, "limit_byte": 386}]} {"id": "3035778443777321171-2", "language": "bengali", "document_title": "আল মনসুর", "passage_text": "আল মনসুর ৯৫ হিজরী সনে (৭১৪ খ্রীষ্টাব্দ) আব্বাসীয় পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মুহাম্মদ ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর চাচা আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিবের প্র-পৌত্র; ১৪শ শতাব্দীতে মুরিশ ইতিহাসবিদ আলী ইবন আবদুল্লাহ রচিত রাউদ আল কিরতাস গ্রন্থ অণুযায়ী তার মা একজন \nবার্বা‌র বংশীয় নারী ছিলেন।[4] তিনি ১৩৬ হিজরীর যিলহজ্জ থেকে ১৫৮ হিজরীর যিলহজ্জ (৭৫৪ খ্রীষ্টাব্দ – ৭৭৫ খ্রীষ্টাব্দ) পর্যন্ত শাসন করেন। ৭৬২ খ্রীষ্টাব্দে তিনি তার নতুন রাজকীয় আবাসস্থল ও প্রাসাদ হিসেবে মদীনাতুস সালাম (শান্তির শহর) প্রতিষ্ঠা করেন, যা পরবর্তীতে রাজকীয় রাজধানী বাগদাদের মূলকেন্দ্রে পরিণত হয়।", "question_text": "দ্বিতীয় আব্বাসীয় খলিফা আবু জাফর আবদাল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ আল মনসুরের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "৯৫ হিজরী সনে", "start_byte": 23, "limit_byte": 55}]} {"id": "-2404628256435423582-0", "language": "bengali", "document_title": "হাইড্রোজেন", "passage_text": "হাইড্রোজেন বা উদজান সবচেয়ে হালকা মৌলিক পদার্থ। এটি পর্যায় সারণীর প্রথম উপাদান মৌল। এর পারমাণবিক সংখ্যা ১ ও প্রতীক H। প্রাচীন গ্রিক শব্দ ύδρο- হুদ্রো- অর্থ \"জল\" বা \"পানি\" (\"উদ-\") ও γενης গেনেস অর্থ \"উৎপাদক\" (\"জনক\") থেকে এর হুদ্রোগেন (ইংরেজিতে হাইড্রোজেন) নামকরণ। অনেক পুরাতন বাংলা বইতে একে উদজান বলা হয়েছে। আদর্শ তাপমাত্রা ও চাপে হাইড্রোজেন রংহীন, গন্ধহীন, স্বাদহীন, অধাতব এবং খুবই দাহ্য দ্বিপরমাণুক গ্যাস (H2)। হাইড্রোজেনের ৩টি আইসোটোপ রয়েছে - ১.প্রোটিয়াম ২.ডিউটেরিয়াম ৩.ট্রিটিয়াম। হাইড্রোজেন পরমাণুতে ১টি মাত্র ইলেকট্রন থাকে, যা নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ঘোরে ।", "question_text": "হাইড্রোজেন গ্যাসের পারমাণবিক সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "১", "start_byte": 283, "limit_byte": 286}]} {"id": "-7001359970788043875-5", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "সেই সন্ধ্যায়, লেখিকা তার প্রথম উপন্যাস লেখা-পূর্ব পরিকল্পনায় হাত দেন, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন, একটি আধা-পরিপূর্ণ পরিকল্পনা যাতে ছিল সাত বইয়ের কাহিনীর ঘটনা, বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও আত্মজীবনীমূলক তথ্যাবলী,ও জাদুর দুনিয়া সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য।[11] শেষ পর্যন্ত রাউলিং পর্তুগালে চলে যান, যেখনে তিনি তার প্রথম স্বামীকে ১৯৯২ সালে বিয়ে করেন, এবং ১৯৯৩ সালে তার প্রথম সন্তান জেসিকা জন্মগ্রহণ করে। এসময় তিনি ফিলোসফার্স স্টোন লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিবাহ বিচ্ছেদের পর রাউলিং তার মেয়েকে নিয়ে ব্রিটেনে ফিরে আসেন ও এডিনবার্গে তার বোনের কাছাকাছি বসবাস শুরু করেন। এসময় তিনি লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন একটি কফি হাউজে। সপ্তাহে তার আয় ছিল মাত্র £৯০ (যার মধ্যে £৭০ ছিল সমাজ কল্যাণ থেকে) এবং তিনি তার মেয়ের জন্য কোন নার্সারীর ব্যবস্থা করতে পারেননি, তার ঘুমন্ত শিশু মেয়েটি তার লেখার সর্বক্ষনের সঙ্গী ছিল। রাউলিং পরিশ্রম করে তার লেখা শেষ করেন যা তিনি কখনও শেষ করতে পারবেন না বলে ভয় করেছিলেন।", "question_text": "হ্যারি পটার চলচ্চিত্র সিরিজটির প্রথম সিরিজটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন", "start_byte": 190, "limit_byte": 300}]} {"id": "-4054160116099300556-3", "language": "bengali", "document_title": "তিতুমীর", "passage_text": "তিতুমীরের অনুসারীর সংখ্যা বেড়ে এক সময় ৫,০০০ গিয়ে পৌঁছায়।[7] তারা সশস্ত্র সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হয়। ১৮৩১ সালের ২৩শে অক্টোবর বারাসতের কাছে বাদুড়িয়ার ১০ কিলোমিটার দূরে নারিকেলবাড়িয়া গ্রামে তাঁরা বাঁশের কেল্লা তৈরি করেন। বাঁশ এবং কাদা দিয়ে তারা দ্বি-স্তর বিশিষ্ট এই কেল্লা নির্মাণ করেন।", "question_text": "তিতুমীর বাঁশের কেল্লাটি কোথায় নির্মাণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "বারাসতের কাছে বাদুড়িয়ার ১০ কিলোমিটার দূরে নারিকেলবাড়িয়া গ্রামে", "start_byte": 344, "limit_byte": 528}]} {"id": "2692845326478456856-1", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি", "passage_text": "সংস্কৃতিক যথার্থ পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্য শেখ মুজিবুর রহমান পাশ করেছিলেন বাংলা একাডেমি এ্যাকট। পরবর্তিতে জাতীয় সংস্কৃতির গৌরবময় বিকাশকে জাতীয় আন্দোলন হিসেবে গড়ে তুলতে ১৯৭৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদে গৃহীত “বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী এ্যাক্ট ১৯৭৪” (এ্যাকট নং ৩১ অফ ১৯৭৪) অনুসারে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয়। একাডেমীর প্রথম মহাপরিচালক ছিলেন ড. মুস্তাফা নূর-উল ইসলাম।[1]", "question_text": "বাংলাদেশের জেলা শিল্পকলা একাডেমি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৭৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 460, "limit_byte": 529}]} {"id": "6842067104920478592-1", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ সবচেয়ে বেশিসংখ্যক বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি পদক লাভ করেছেন।[5][6] এছাড়াও, এটি বাংলাদেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এশিয়াউইকের পক্ষ থেকে শীর্ষ ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা করে নেয়।[7] এটি এশিয়ার সেরা ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৬৪তম।[8] এখানে প্রায় ৩৮,০০০ ছাত্র-ছাত্রী এবং ১,৮০৫ জন শিক্ষক রয়েছে৷[1][2]", "question_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান (২০১৯) ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৩৮,০০০", "start_byte": 755, "limit_byte": 790}]} {"id": "-5204533690778538962-3", "language": "bengali", "document_title": "ইসলাম", "passage_text": "অনেকের ধারণা যে, মুহাম্মদ হলেন এই ধর্মের প্রবর্তক। তবে মুসলমানদের মতে, তিনি এই ধর্মের প্রবর্তক নন, বরং আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত সর্বশেষ ও চূড়ান্ত রাসূল (পয়গম্বর)। খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতকে তিনি এই ধর্ম পুনঃপ্রচার করেন। পবিত্র কুরআন ইসলাম ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থ। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়। মুসলিমরা যেকোনো জাতি, বর্ণের মানুষকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে উৎসাহিত করে। মুসলমানরা বিশ্বাস করেন, কুরআন গ্রন্থটি আল্লাহর বাণী এবং এটি তার দ্বারা স্বর্গীয় দূত জিব্রাইল-এর মাধ্যমে মুহাম্মদ-এর নিকট প্রেরিত। তাদের বিশ্বাস অনুসারে মুহাম্মদ স্রষ্টার সর্বশেষ বার্তাবাহক। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে ইসলাম হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন ধর্ম এবং কুরআন হচ্ছে সর্বোত্তম জীবন বিধান।", "question_text": "ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "কুরআন", "start_byte": 595, "limit_byte": 610}]} {"id": "-2597871671297338594-0", "language": "bengali", "document_title": "ফ্লিপকার্ট", "passage_text": "কর্নাটকের ব্যাঙ্গালোরে অবস্থিত ফ্লিপকার্ট হল এক ভারতীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। আগে আমাজন ডট কমে কাজ করা ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠানের দুজন স্নাতক শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্ট আরম্ভ করেন। প্রথম অবস্থায় ফ্লিপকার্ট বইয়ের বিক্রীর ব্যবসা আরম্ভ করে, যদিও বর্তমান ফ্লিপকার্ট বিভিন্ন ধরণের ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর সাথে নিত্যব্যবহার্য বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায়। ফ্লিপকার্ট থেকে বস্তু ক্রয় করবার জন্য গ্রাহক বহু বিকল্পেের মধ্য থেকে নিজের পছন্দের বিকল্প বেছে নিতে পারে, যেমন: ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, ই-উপহার কুপন ইত্যাদি, তাছাড়া বস্তু গ্রাহক বাড়িতে পাওয়ার সময়ে নগদ টাকা দেওয়ার বিকল্প ব্যবস্থা (Cash on Delivery)ও আছে।[3] \n\nক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড যতেষ্ট কম ব্যবহার হওয়া ভারতে, গ্রাহক ঘরে নগদ টাকা দেওয়ার এই ব্যবস্থা ফ্লিপকার্টের সাথে এমন ই-ব্যবসাকে এক নতুন মাত্রা প্রদান করতে দেখা যায়। [4]", "question_text": "ফ্লিপকার্ট ভারতে প্রথম কবে চালু হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৭ সালে", "start_byte": 491, "limit_byte": 516}]} {"id": "6893844270970818834-0", "language": "bengali", "document_title": "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে চবি) চট্টগ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি সরকারি বহু-অনুষদভিত্তিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলায় স্থাপিত হয়।[1] এটি দেশের তৃতীয় এবং ক্যাম্পাস আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়।[2] এখানে প্রায় ২২,০০০ শিক্ষার্থী এবং ৬৮৭ জন শিক্ষক রয়েছেন৷[3]", "question_text": "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কবে প্রতিষ্ঠিত হন ?", "answers": [{"text": "১৯৬৬ সালে", "start_byte": 346, "limit_byte": 371}]} {"id": "1961834313370645874-39", "language": "bengali", "document_title": "ভারত", "passage_text": "৮০ কোটিরও বেশি (৮০.৫%) ভারতবাসী হিন্দু। অন্যান্য ধর্মসম্প্রদায়গুলির মধ্যে রয়েছে মুসলমান (১৩.৪%), খ্রিস্টান (২.৩%), শিখ (১.৯%), বৌদ্ধ (০.৮%), জৈন (০.৪%), ইহুদি, পারসি ও বাহাই ধর্মাবলম্বী মানুষ।[121] উল্লেখ্য, ভারতে বিশ্বের বৃহত্তম হিন্দু, শিখ, জৈন, জরাথ্রুষ্টবাদী ও বাহাই ধর্মা‌বলম্বী জনসংখ্যা রয়েছে এবং ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা সমগ্র বিশ্বের নিরিখে তৃতীয়-বৃহত্তম এবং অ-মুসলমান প্রধান দেশগুলির মধ্যে বৃহত্তম। দেশে আদিবাসী জনসংখ্যা ৮.১%।[122][123][124]", "question_text": "বর্তমানে ভারতে কতজন বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোক বসবাস করেন ?", "answers": [{"text": "০.৮%", "start_byte": 334, "limit_byte": 342}]} {"id": "-3067172860397971989-0", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিপুরা", "passage_text": "ত্রিপুরা উত্তর-পূর্ব ভারতের একটি রাজ্য। এই রাজ্যের আয়তন ১০,৪৯১.৬৯ বর্গকিলোমিটার, এবং এটি ভারতের তৃতীয় ক্ষুদ্রতম রাজ্য ।[1] ত্রিপুরা উত্তর, দক্ষিণ ও পশ্চিমে বাংলাদেশ রাষ্ট্র কর্তৃক বেষ্টিত; রাজ্যের পূর্বভাগে ভারতের অপর দুই রাজ্য অসম ও মিজোরাম অবস্থিত। এই রাজ্যের রাজধানী আগরতলা। রাজ্যের সরকারি ভাষা বাংলা ও ককবরক। বাংলার সুলতানী আমলে ত্রিপুরা ছিল বাংলার একটি করদ রাজ্য, যা ব্রিটিশ আমলে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীনতামুলক মিত্র রাজ্য হিসাবেই ছিল ।[2] ১৯৪৯ সালের ১৫ অক্টোবর ত্রিপুরা অন্তর্ভুক্তি চুক্তি অনুসারে এই রাজ্য সদ্যস্বাধীনতাপ্রাপ্ত ভারতীয় অধিরাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। উল্লেখ্য, ব্রিটিশ শাসনকালে এই রাজ্য পার্বত্য ত্রিপুরা (Hill Tippera) নামে পরিচিতি ছিল।[3][4] সাক্ষরতায় এই রাজ্য দেশে তৃতীয় স্থান অধিকারী। ", "question_text": "ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "আগরতলা", "start_byte": 720, "limit_byte": 738}]} {"id": "-3713635048866470633-0", "language": "bengali", "document_title": "১৯৩০ ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "১৯৩০ ফিফা বিশ্বকাপ ছিল প্রথম অনুষ্ঠিত কোন ফুটবল বিশ্বকাপ। জুলাই ১৩ থেকে জুলাই ৩০ পর্যন্ত এটি উরুগুয়েতে অনুষ্ঠিত হয়। ফিফা ১৯২৯ সালের বার্সেলোনা সেমিনারে উরুগুয়েকে বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব দেয় কেননা সেবছর উরুগুয়ের স্বাধীনতার শতবর্ষে পা দিয়েছিল এবং উরুগুয়ে ফুটবল দল সফল ভাবে ১৯২৮ গ্রীষ্ম অলিম্পিকে ফুটবল শিরোপা জিতেছিল।", "question_text": "সর্বপ্রথম ফিফা বিশ্বকাপ আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা কোন দেশে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "উরুগুয়ে", "start_byte": 247, "limit_byte": 271}]} {"id": "5747357410225041223-5", "language": "bengali", "document_title": "সরকারি আজিজুল হক কলেজ", "passage_text": "নতুন ক্যাম্পাসে ১টি ত্রিতল বিশিষ্ট কলা ভবন, ১টি ৪তলা বিজ্ঞান ভবন, ১টি ত্রিতল কমার্স ভবন এবং ১টি দ্বিতল গ্রন্থাগার রয়েছে। ১টি দ্বিতল অধ্যক্ষ ভবন, ১টি ছাত্র সংসদ ভবন, ১টি দ্বিতল মসজিদ, ১টি রোভার্স স্কাউট ভবন, একটি শহীদ মিনার এবং ১টি খেলার মাঠ রয়েছে। শ্রেনীকক্ষ- ৭১, লাইবেরীকক্ষ -৭, গবেষনাগার-১৮", "question_text": "বাংলাদেশের সরকারি আজিজুল হক কলেজে বর্তমানে মোট কয়টি ছাত্র সংসদ ভবন রয়েছে ?", "answers": [{"text": "১", "start_byte": 386, "limit_byte": 389}]} {"id": "4287325730796291566-12", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "\n\nআরবদের মধ্যে বিদ্যমান হিংস্রতা, খেয়ানতপ্রবণতা এবং প্রতিশোধস্পৃহা দমনের জন্যই হিলফুল ফুজুল নামক একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়। মুহাম্মাদ এতে যোগদান করেন এবং এই সংঘকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি বিরাট ভূমিকা রাখেন। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় তরুণ বয়সে মুহাম্মাদ (সা.) এর তেমন কোনো পেশা ছিল না। তবে তিনি বকরি চরাতেন বলে অনেকেই উল্লেখ করেছেন। সাধারণত তিনি যে বকরিগুলো চরাতেন সেগুলো ছিল বনি সা'দ গোত্রের। কয়েক কিরাত পারিশ্রমিকের বিনিময়ে তিনি মক্কায় বসবাসরত বিভিন্ন ব্যক্তির বকরিও চরাতেন। এরপর তিনি ব্যবসায় শুরু করেন। মুহাম্মাদ অল্প সময়ের মধ্যেই একাজে ব্যাপক সফলতা লাভ করেন। ব্যবসায় উপলক্ষে তিনি সিরিয়া, বসরা, বাহরাইন এবং ইয়েমেনে বেশ কয়েকবার সফর করেন।[41] মুহাম্মাদের সুখ্যাতি যখন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে তখন খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ তা অবহিত হয়েই তাকে নিজের ব্যবসার জন্য সফরে যাবার অনুরোধ জানান। মুহাম্মাদ এই প্রস্তাব গ্রহণ করেন এবং খাদিজার পণ্য নিয়ে সিরিয়ার অন্তর্গত বসরা পর্যন্ত যান।", "question_text": "হিলফুল ফুজুল কোন শহরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "মক্কা", "start_byte": 1176, "limit_byte": 1191}]} {"id": "2534063753142099390-3", "language": "bengali", "document_title": "রাম", "passage_text": "রামের জীবনকথাকে হিন্দুরা ধর্মনিষ্ঠার আদর্শ হিসেবে মান্য করেন। তাঁকে আদর্শ মানুষ মনে করা হয়। পিতার সম্মানরক্ষার্থে তিনি সিংহাসনের দাবি ত্যাগ করে চোদ্দো বছরের জন্য বনে গিয়েছিলেন।[8] তাঁর স্ত্রী সীতা ও ভাই লক্ষ্মণও তাঁর বিচ্ছেদ সহ্য করতে পারবেন না বলে তাঁর সঙ্গে গিয়েছিলেন। তাঁরা একসঙ্গে চোদ্দো বছর বনে কাটিয়েছিলেন। বনবাসকালে লঙ্কার রাজা রাবণ সীতাকে হরণ করে নিয়ে গিয়েছিলেন। দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর রাম রাবণের বিরাট বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন। এই যুদ্ধে রাবণ পরাজিত হন। রাম সীতাকে উদ্ধার করে অযোধ্যায় ফিরে আসেন। সেখানে তাঁর রাজ্যাভিষেক হয়। পরে তিনি একজন সম্রাটে পরিণত হন।[8] তাঁর রাজ্যে প্রজারা সুখে, শান্তিতে বাস করত এবং রাজ্যের সমৃদ্ধি ও ন্যায়বিচার অব্যাহত ছিল। এই জন্য রামের শাসনের অনুসরণে সুশাসিত রাজ্যকে \"রামরাজ্য\" বলার প্রবণতা চালু হয়।", "question_text": "হিন্দু পুরাণ অনুসারে রাম মোট কত বছর বনবাসে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "চোদ্দো বছর", "start_byte": 770, "limit_byte": 798}]} {"id": "-839278517851786324-3", "language": "bengali", "document_title": "আর্মাগেডন ২০০৬", "passage_text": "\nআর্মাগেডন(২০০৬) ছিল সপ্তম যার মধ্যে সর্বমোট ৮টি ম্যাচ অণুষ্ঠিত হয়েছিল।\n\n২০০৬ সালের নভেম্বর মাসে অণুষ্ঠিত সারভাইভার সিরিজে বাতিস্তা, কিং বুকারকে পরাজিত করে ওয়াল্ড হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হন।[5][6] তারপর ডিসেম্বরের ১ তারিখে অণুষ্ঠিত ডাব্লিউডাব্লিউই স্ম্যাকডাউন এ কিং বুকার এবং ফিনলে দুজনেই বাতিস্তার সাথে একটি ম্যাচ দাবী করে।তখনকার স্ম্যাকডাউনের জেনারেল ম্যানেজার থিওডোর লং এর পরামর্শ অণুযায়ী, বুকার এবং ফিনলে দুজনে ট্যাগ টিম গঠন করে।এদিকে বাতিস্তা তার সঙ্গী হিসেবে জন সিনাকে নির্বাচিত করে।[7] তারপর স্ম্যাকডাউনে বাতিস্তার সাথে ফিনলের ম্যাচ দেওয়া হলে কিং বুকার সেখানে অবৈধ ভাবে হস্তক্ষেপ করায় বাতিস্তাকে ডিসকোয়ালিফিকেশন নিয়মে জয়ী ঘোষনা করা হয়।[8] ১৫ ডিসেম্বেরের স্ম্যাকডাউনে জন সিনা ফিনলের উপর তার সিগণেচার মুভ প্রয়োগ করার মাধ্যমে জয় লাভ করে।[9]", "question_text": "২০০৬ সালের আর্মাগেডন কুস্তি প্রতিযোগিতায় কে চ্যাম্পিয়ন হন ?", "answers": [{"text": "বাতিস্তা", "start_byte": 330, "limit_byte": 354}]} {"id": "-8424492994689032409-32", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "passage_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় অসংখ্য প্রবন্ধ রচনা করেছিলেন।[31] এইসব প্রবন্ধে তিনি সমাজ, রাষ্ট্রনীতি, ধর্ম, সাহিত্যতত্ত্ব, ইতিহাস, ভাষাতত্ত্ব, ছন্দ, সংগীত ইত্যাদি নানা বিষয়ে নিজস্ব মতামত প্রকাশ করেন।[31] রবীন্দ্রনাথের সমাজচিন্তামূলক প্রবন্ধগুলি সমাজ (১৯০৮) সংকলনে সংকলিত হয়েছে।[31] রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন সময়ে লেখা রাজনীতি-সংক্রান্ত প্রবন্ধগুলি সংকলিত হয়েছে কালান্তর (১৯৩৭) সংকলনে।[31] রবীন্দ্রনাথের ধর্মভাবনা ও আধ্যাত্মিক অভিভাষণগুলি সংকলিত হয়েছে ধর্ম (১৯০৯) ও শান্তিনিকেতন (১৯০৯-১৬) অভিভাষণমালায়।[31] রবীন্দ্রনাথের ইতিহাস-সংক্রান্ত প্রবন্ধগুলি স্থান পেয়েছে ভারতবর্ষ (১৯০৬), ইতিহাস (১৯৫৫) ইত্যাদি গ্রন্থে।[31] সাহিত্য (১৯০৭), সাহিত্যের পথে (১৯৩৬) ও সাহিত্যের স্বরূপ (১৯৪৩) গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যতত্ত্ব আলোচনা করেছেন।[31] রবীন্দ্রনাথ ধ্রুপদি ভারতীয় সাহিত্য ও আধুনিক সাহিত্যের সমালোচনা করেছেন যথাক্রমে প্রাচীন সাহিত্য (১৯০৭) ও আধুনিক সাহিত্য (১৯০৭) গ্রন্থদুটিতে।[31] লোকসাহিত্য (১৯০৭) প্রবন্ধমালায় তিনি আলোচনা করেছেন বাংলা লোকসাহিত্যের প্রকৃতি।[31] ভাষাতত্ত্ব নিয়ে রবীন্দ্রনাথের চিন্তাভাবনা লিপিবদ্ধ রয়েছে শব্দতত্ত্ব (১৯০৯), বাংলা ভাষা পরিচয় (১৯৩৮) ইত্যাদি গ্রন্থে।[31] ছন্দ ও সংগীত নিয়ে তিনি আলোচনা করেছেন যথাক্রমে ছন্দ (১৯৩৬) ও সংগীতচিন্তা (১৯৬৬) গ্রন্থে।[31] বিশ্বভারতীর প্রতিষ্ঠাতা রবীন্দ্রনাথ তাঁর শিক্ষা-সংক্রান্ত ভাবনাচিন্তার কথা প্রকাশ করেছেন শিক্ষা (১৯০৮) প্রবন্ধমালায়।[31] ন্যাশনালিজম (ইংরেজি: Nationalism, ১৯১৭) গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথ উগ্র জাতীয়তাবাদের বিশ্লেষণ করে তার বিরোধিতা করেছেন।[31] অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি দর্শন বিষয়ে যে বিখ্যাত বক্তৃতাগুলি দিয়েছিলেন সেগুলি রিলিজিয়ন অফ ম্যান (ইংরেজি: Religion of Man, ১৯৩০; বাংলা অনুবাদ মানুষের ধর্ম, ১৯৩৩) নামে সংকলিত হয়।[31] দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে লেখা জন্মদিনের অভিভাষণ সভ্যতার সংকট (১৯৪১) তাঁর সর্বশেষ প্রবন্ধগ্রন্থ।[31] জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বপরিচয় (১৯৩৭) নামে একটি তথ্যমূলক প্রবন্ধগ্রন্থ রচনা করেছিলেন।[31] জীবনস্মৃতি (১৯১২), ছেলেবেলা (১৯৪০) ও আত্মপরিচয় (১৯৪৩) তাঁর আত্মকথামূলক গ্রন্থ।[31]", "question_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত \"প্রাচীন সাহিত্য\" গ্রন্থটি সর্বপ্রথম কবে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯০৭", "start_byte": 2208, "limit_byte": 2220}]} {"id": "7714743293517537612-0", "language": "bengali", "document_title": "মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর", "passage_text": "মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৭ মার্চ ১৯৪৯ - ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে চরম সাহসিকতা আর অসামান্য বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ যে সাতজন বীরকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক সম্মান “বীরশ্রেষ্ঠ” উপাধিতে ভূষিত করা হয় তিনি তাঁদের অন্যতম।[1] তিনি মুক্তিবাহিনীর ৭নং সেক্টরের একজন কর্মকর্তা ছিলেন। মহানন্দা নদীর তীরে শত্রুর প্রতিরক্ষা ভাঙ্গার প্রচেষ্টার সময় তিনি শহীদ হন। তাঁর উদ্যোগে মুক্তিবাহিনী ঐ অঞ্চলে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। যার ফলাফলস্বরূপ মুক্তিবাহিনী প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করে এবং ওই অঞ্চলকে শত্রুমুক্ত করে। তাঁর সম্মানে ঢাকা সেনানিবাসের প্রধান ফটকের নাম \"শহীদ জাহাঙ্গীর গেট\" নামকরণ করা হয়েছে।", "question_text": "বাংলাদেশের খোন্দকার আ.ন.ম. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর কত সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১", "start_byte": 92, "limit_byte": 136}]} {"id": "8381318721880368632-0", "language": "bengali", "document_title": "টিপু সুলতান", "passage_text": "টিপু সুলতান (জন্ম: ২০ নভেম্বর, ১৭৫০ - মৃত্যু: ৪ মে, ১৭৯৯) ছিলেন ব্রিটিশ ভারতের মহীশূর রাজ্যের শাসনকর্তা। তিনি একজন বীর যোদ্ধা ছিলেন। ইংরেজদের বিরুদ্ধে তিনি বীরত্ব সহকারে যুদ্ধ করেন। তিনি তাঁর শৌর্যবীর্যের কারণে শের-ই-মহীশূর (মহীশূরের বাঘ) নামে পরিচিত ছিলেন। ভারতের স্বাধীনতামাকীতার জন্য ভারতের বীরপুত্র বলা হয়।", "question_text": "টিপু সুলতানের মৃত্যু কবে হয় ?", "answers": [{"text": "৪ মে, ১৭৯৯", "start_byte": 112, "limit_byte": 136}]} {"id": "8231597176267138336-3", "language": "bengali", "document_title": "চিকুনগুনিয়া", "passage_text": "যদিও চিকনগুনির প্রাদুর্ভাব সাধারণত এশিয়া ও আফ্রিকাতে বেশি দেখা যায় তবে প্রতিবেদন অনুসারে ২০০০-এর দশকে এটি ইউরোপ ও আমেরিকাতে ছড়িয়ে পড়েছে। ২০১৪ সালে এক মিলিয়নের বেশি মানুষ আক্রন্ত হয়েছে।[2] ২০১৪ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী এটি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডাতে দেখা গেছে কিন্তু ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয়ভাবে এই রোগের প্রভাব দেখা যায়নি।[12][13] তানজানিয়াতে ১৯৫২ সালে প্রথম রোগটি ধরা পরে।[2] চিকনগুনিয়া নামটি এসেছে তানজানিয়ার মাকুন্দি জনগোষ্ঠির ব্যবহৃত কিমাকুন্দি ভাষা থেকে যার অর্থ \"কুঁচিত হওয়া\" বা বাঁকা হয়ে যাওয়া।[2] ২০০৮ সালের দিকে বাংলাদেশের রাজশাহী এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় প্রথম এ রোগের ভাইরাসটি ধরা পরে। পরবর্তীতে ২০১১ সালে ঢাকার দোহারে এটি লক্ষ্য করা গেলেও এরপর তেমনভাবে এ ভাইরাসের কথা শোনা যায়নি তবে ২০১৭ সালের প্রথমদিকে সারাদেশে ভাইরাসটি উল্লেখযোগ্য হারে লক্ষ করা যায়।[14]", "question_text": "চিকুনগুনিয়া ভাইরাস কবে প্রথম শনাক্ত করা হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৮ সালের দিকে", "start_byte": 1393, "limit_byte": 1434}]} {"id": "-7871863243853017251-6", "language": "bengali", "document_title": "মোহাম্মদ লুৎফর রহমান", "passage_text": "লুৎফর রহমানের সাহিত্য সাধনা শুরু হয়েছিল মূলত কবিতা রচনার মাধ্যমে। ১৯১৫ সালে চল্লিশটি কবিতা নিয়ে তার প্রথম এবং একমাত্র কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ প্রকাশিত হয়।[4] পরে তিনি বিভিন্ন প্রবন্ধ, উপন্যাস, ছোটগল্প, কথিকা, শিশুতোষ সাহিত্য ইত্যাদি রচনা করেছেন। তার কিছু অনুবাদ কর্মও পাওয়া যায়।", "question_text": "মোহাম্মদ লুৎফর রহমানের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্রকাশ", "start_byte": 356, "limit_byte": 374}]} {"id": "8941520221645152386-2", "language": "bengali", "document_title": "আয়িশা", "passage_text": "প্রচলিত নির্ভরযোগ্য তথ্যমতে, নবী মুহাম্মদ(সা.) এর সাথে ছয় বছর বয়স থাকাকালীন সময়ে আয়িশা (রা.) এর বিয়ে হয়।[8][9] কিন্তু নয় বছর মতান্তরে দশবছর বয়স থেকে তার বৈবাহিক জীবন শুরু হয়। এর পূর্বে তিনি তার বিবাহপরবর্তী সময় তার পিত্রালয়েই শিশুবৎসলভাবে অতিবাহিত করেন। বয়সের দিক থেকে তিনি ছিলেন মুহাম্মাদ(সা.) এর স্ত্রীদের মাঝে কনিষ্ঠতম।", "question_text": "মুহাম্মদ যখন আয়িশাকে বিবাহ করেন তখন আয়িশার বয়স কত ছিল ?", "answers": [{"text": "ছয়", "start_byte": 143, "limit_byte": 152}]} {"id": "6549627323803605959-11", "language": "bengali", "document_title": "মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর", "passage_text": "মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ব্যক্তিগত জীবনে রাহাত আরা বেগমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির দুই মেয়ে রয়েছে। রাহাত আরা বেগম কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন ও বর্তমানে ঢাকার একটি বীমা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। তার বড় মেয়ে মির্জা শামারুহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে এই প্রতিষ্ঠানেই শিক্ষকতা করেছেন। বর্তমানে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় পোস্ট ডক্টরাল ফেলো হিসেবে কর্মরত আছেন। ছোট মেয়ে মির্জা সাফারুহও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন। তিনি বর্তমানে ঢাকার একটি স্কুলে শিক্ষকতা করছেন।[10]", "question_text": "মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "রাহাত আরা বেগমে", "start_byte": 114, "limit_byte": 155}]} {"id": "7536462264978044297-3", "language": "bengali", "document_title": "মোহাম্মদ রফি", "passage_text": "তদানীন্তন ব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাব এলাকার অমৃতসর গ্রামের কাছাকাছি কোটলা সুলতান সিংয়ের অধিবাসী হাজী আলী মোহাম্মদের ৬ষ্ঠ সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন মোহাম্মদ রফি।[6]\nসঙ্গীত শিল্পী মোহাম্মদ রফি'র ডাক নাম ছিল ফিকো। তাঁর নিজ গ্রামে এক ফকিরের ভজন গানকে অনুকরণ করে গান গাওয়া শুরু করেন তিনি।[6] জীবিকার সন্ধানে তাঁর বাবা হাজী আলী মোহাম্মদ ১৯২০ সালে লাহোরে চলে যান এবং ভাট্টি গেটের নূর মহল্লায় একটি স্যালুনের মালিক হন।[7]", "question_text": "মোহাম্মদ রফির ডাক নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "ফিকো", "start_byte": 549, "limit_byte": 561}]} {"id": "3475343562145780321-12", "language": "bengali", "document_title": "জেড ফোর্স (বাংলাদেশ)", "passage_text": "ব্রিগেড কমান্ডার - মেজর জিয়াউর রহমান\nব্রিগেড মেজর - ক্যাপ্টেন অলি আহমেদ\nডি-কিউ কর্মকর্তা - ক্যাপ্টেন সাদেক\nসংকেত কর্মকর্তা - ক্যাপ্টেন আব্দুল হালিম\nব্রিগেড মেডিকেল অফিসার - আব্দুল হাই মিয়া", "question_text": "১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের মুক্তিবাহিনীর প্রথম সামরিক ব্রিগেড \"জেড ফোর্স\"-এর ব্রিগেড কমান্ডার কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মেজর জিয়াউর রহমান", "start_byte": 49, "limit_byte": 99}]} {"id": "-4226968743173823049-9", "language": "bengali", "document_title": "কেনিয়া", "passage_text": "আয়তনের দিক থেকে কেনিয়া বিশ্বের ৪৭তম বৃহত্তম রাষ্ট্র। এর আয়তন ৫৮০,৩৬৭ বর্গ কিলোমিটার। ভারত মহাসাগরের পাশ থেকে শুরু হওয়া নিন্ম সমতলভূমি ধীরে ধীরে উচু হয়ে পৌঁছে গেছে দেশটির মাঝখানে। বিস্তৃত এই উচ্চভূমি আবার দেশটির উর্বর মালভূমি গ্রেট রিফ ভ্যালি দ্বারা দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছে। কেনিয়ার উচ্চভূমিগুলোকে আফ্রিকার অন্যতম সফল কৃষি উৎপাদক এলাকা হিসেবে গণ্য করা হয়। আর দেশটির অন্যতম পরিচায়ক মাউন্ট কেনিয়া আফ্রিকার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্থান হিসেবে পরিচিত। এটির উচ্চতা ৫,১৯৯ মিটার। আফ্রিকার সর্বোচ্চ স্থান তাঞ্জানিয়ায় অবস্থিত মাউন্ট কিলিমাঞ্জারো দেখা যায় কেনিয়ার দণি দিক থেকে। দেশটির জলবায়ু গ্রীষ্মমণ্ডলীয় আবহাওয়া ধারণ করে থাকে। কেনিয়ার উপকূলীয় এলাকার জলবায়ু বেশ গরম ও আর্দ্র। দেশটির উত্তর ও উত্তরপূর্ব দিকের জলবায়ু আবার বেশ শুষ্ক। এখানে মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। আর অক্টোবর ও নভেম্বরে হয় মাঝামাঝি আকারের বৃষ্টি। এ সময় দেশটির তাপমাত্রা পুরোটাই থাকে বেশ উচ্চ পর্যায়ে। কেনিয়াতে প্রায় সারা বছরই সূর্যালোক পাওয়া যায়। দেশটির রাত ও সকাল বেশ ঠাণ্ডা। আর বাকিটা সময় বেশ গরম। এপ্রিল-জুন দেশটিতে বিরাজ করে বর্ষা মৌসুম। এ সময় বেশ বৃষ্টিপাত হয়। আর বেশিরভাগ সময়ই বৃষ্টিপাত হয় দুপুর ও সন্ধ্যায়। দেশটির সবচেয়ে গরমের সময় হচ্ছে ফেব্রুয়ারী থেকে মার্চ এবং সবচেয়ে ঠান্ডার সময় হচ্ছে জুলাই থেকে আগস্ট", "question_text": "মাউন্ট কেনিয়া পর্বতের উচ্চতা কত ?", "answers": [{"text": "৫,১৯৯ মিটার", "start_byte": 1240, "limit_byte": 1269}]} {"id": "-2357042527962370446-2", "language": "bengali", "document_title": "পলাশী", "passage_text": "১৭৫৭ সালের ২৩শে জুন পলাশীর আমবাগানে মুর্শিদাবাদের নবাব সিরাজদ্দৌলার সঙ্গে রবার্ট ক্লাইভের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধ পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত। এই যুদ্ধে জয়লাভ করে ইংরেজরা আস্তে আস্তে সারা ভারতে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করে। পলাশীর যুদ্ধই পলাশী গ্রামকে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। ইংরেজ রাজত্বে পলাশী বাংলা প্রদেশের (অধুনা পশ্চিমবঙ্গের) নদিয়া জেলার অন্তর্ভুক্ত হয়।[1] যুদ্ধের স্মৃতিতে পলাশীতে একটি স্তম্ভ প্রোথিত করা হয় যা পলাশী মনুমেন্ট নামে পরিচিত।", "question_text": "পলাশীর যুদ্ধ কোথায় হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "পলাশী গ্রাম", "start_byte": 771, "limit_byte": 802}]} {"id": "-840766292463574178-1", "language": "bengali", "document_title": "সিলেট বিভাগ", "passage_text": "১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পূর্ব থেকেই (অর্থাৎ পাকিস্তান আমল থেকেই) সাবেক সিলেট জেলা ছিল চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত। পরবর্তীকালে সরকারের প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস কার্যক্রমের সূত্রে ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দের ১ আগস্ট চারটি জেলা নিয়ে বাংলাদেশের ষষ্ঠ বিভাগ সিলেট গঠিত হয়।[2] এই বিভাগের মোট আয়তন ১২,৫৯৫.৯৫ বর্গ কিলোমিটার[3][4]\nসিলেট বিভাগ শিল্প শিল্পদ্রব্য (সার, সিমেন্ট, কাগজ, বিদ্যুৎ), প্রাকৃতিক সম্পদ, খনিজ সম্পদ (গ্যাস, তেল, পাথর, চুনাপাথর) ইত্যাদিতে ভরপুর। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এ বিভাগের ভূমিকা অপরিসীম।", "question_text": "সিলেটের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১২,৫৯৫.৯৫ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 815, "limit_byte": 879}]} {"id": "-6839373997698523491-2", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদের বৈবাহিক জীবন", "passage_text": "তিনি আরবীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং সেনানায়ক হিসেবেও সফলতা লাভ করেছেন। ইতিহাসে তাকে রাজনৈতিক এবং আধ্যাত্মিক উভয় ক্ষেত্রে সফল ব্যক্তি এবং ইসলামের প্রবর্তক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। যৌবনে তিনি মূলত ব্যবসার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করতেন। ২৫ বছর বয়সে তাঁর সাথে আরবের তৎকালীন বিশিষ্ট ধনী এবং সম্মানিত ব্যক্তিত্ব খাদিজার বিয়ে হয়। তাদের বৈবাহিক জীবন প্রায় ২৪ বছর স্থায়ী হয়। এরপর খাদিজা মৃত্যুবরণ করেন। খাদিজার জীবদ্দশায় তিনি আর কোন স্ত্রী গ্রহণ করেননি। মুসলিম জীবনীকারদের বর্ণনামতে, খাদিজার মৃত্যুর পর নবী আরও ১০ জন (মতান্তরে ১২ জন) স্ত্রী গ্রহণ করেন। অর্থাৎ তার স্ত্রীর সংখ্যা সর্বমোট ১১ জন (মতান্তরে ১৩ জন)। ইসলামে এককালীনভাবে চারটির অধিক বিয়ে নিষিদ্ধ হলেও কুরআনের সূরা আহযাবের ৫০-৫২ আয়াত অনুযায়ী মুহাম্মাদ চারটির অধিক বিয়ের অনুমতিপ্রাপ্ত ছিলেন। স্ত্রীদের মধ্যে শুধুমাত্র আয়েশা ছিলেন কুমারী। বাকি সব স্ত্রী ছিলেন বিধবা । মুহাম্মাদের জীবনকে প্রধান দুইটি অংশে ভাগ করা হয়: মক্কী জীবন এবং মাদানী জীবন। মক্কী জীবনে তিনি দুইজনকে বিয়ে করেন। তার বাকি সবগুলো বিয়েই ছিলো মাদানী জীবনে তথা হিজরতের পরে। মুহাম্মদের বৈবাহিক জীবনে তালাক ছিল না। এ কারণে কুরআনে তালাক সম্পর্কে বিশদ বর্ণনা রয়েছে।", "question_text": "নবী মুহাম্মাদের মোট কয়জন স্ত্রী ছিল ?", "answers": [{"text": "১১ জন (মতান্তরে ১৩ জন", "start_byte": 1569, "limit_byte": 1622}]} {"id": "8799583877706660339-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "কুরআনে সর্বমোট কতগুলো সূরা আছে ?", "answers": [{"text": "১১৪", "start_byte": 500, "limit_byte": 509}]} {"id": "-3026472412348913811-0", "language": "bengali", "document_title": "রুশ–জাপান যুদ্ধ", "passage_text": "রুশ–জাপান যুদ্ধ (Russian: Русско-японская война, Russko-yaponskaya voina; Japanese: 日露戦争 Nichirosensō; ১৯০৪–১৯০৫) বিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভে রাশিয়া এবং জাপানের মধ্যে সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধের প্রধান কারণ ছিল মাঞ্চুরিয়া ও কোরিয়ায় দেশ দুইটির বিপরীতমুখী সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থ। যুদ্ধটি মূলত দক্ষিণ মাঞ্চুরিয়ার লিয়াওদং উপদ্বীপ ও মুকদেনে, কোরিয়া ও জাপানের সীমান্তবর্তী সাগরসমূহে এবং পীত সাগরে সংঘটিত হয়েছিল।", "question_text": "বিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভে সংঘটিত রুশ–জাপান যুদ্ধ কোন সাগরের তীরে সংঘটিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "পীত", "start_byte": 918, "limit_byte": 927}]} {"id": "-8040726073714300616-2", "language": "bengali", "document_title": "জাতিসংঘ", "passage_text": "অক্টোবর, ২০১৬ সালের হিসাব অনুযায়ী জাতিসংঘ বা রাষ্ট্রসঙ্ঘের সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩ সদস্য।[1] এর সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহরে অবস্থিত। সাংগঠনিকভাবে জাতিসংঘ বা রাষ্ট্রসঙ্ঘের প্রধান অঙ্গ সংস্থাগুলো হলো - সাধারণ পরিষদ, নিরাপত্তা পরিষদ, অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ, সচিবালয়, ট্রাস্টিশীপ কাউন্সিল এবং আন্তর্জাতিক আদালত। এছাড়াও রয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ইত্যাদি। জাতিসংঘ বা রাষ্ট্রসঙ্ঘের প্রধান নির্বাহী হলেন এর মহাসচিব। ২০১৭ সালের জানুয়ারি ১ তারিখ থেকে মহাসচিব পদে রয়েছেন পর্তুগালের নাগরিকরাজনীতিবিদ ও জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্টোনিও ম্যানুয়েল দে অলিভেইরা গুতারেস।", "question_text": "ইউনেস্কো জাতিসংঘের সদর দপ্তর কোথায় ?", "answers": [{"text": "নিউ ইয়র্ক", "start_byte": 333, "limit_byte": 361}]} {"id": "2754346126005155282-0", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ মিশন", "passage_text": "\n\nরামকৃষ্ণ মিশন হল একটি ভারতীয় ধর্মীয় সংগঠন। এই সংগঠন রামকৃষ্ণ আন্দোলন বা বেদান্ত আন্দোলন নামক বিশ্বব্যাপী আধ্যাত্মিক আন্দোলনের প্রধান প্রবক্তা।[1] এটি একটি জনকল্যাণমূলক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। ১৮৯৭ সালের ১ মে রামকৃষ্ণ পরমহংসের প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন। মিশন স্বাস্থ্য পরিষেবা, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ত্রাণকার্য, গ্রামোন্নয়ন, আদিবাসী কল্যাণ, বুনিয়াদি ও উচ্চশিক্ষা এবং সংস্কৃতির প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণকরেছে। এটি শতাধিক সংঘবদ্ধ সন্ন্যাসী ও সহস্রাধিক গৃহস্থ শিষ্যের একটি যৌথ উদ্যোগ। রামকৃষ্ণ মিশন কর্মযোগের ভিত্তিতে কাজকর্ম চালায়।[2]", "question_text": "রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৯৭ সালের ১ মে", "start_byte": 516, "limit_byte": 555}]} {"id": "-3002971526209709396-3", "language": "bengali", "document_title": "জওহরলাল নেহ্‌রু", "passage_text": "ভারতে ফিরে আসবার পরে ১৯১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জওহরলাল নেহেরু কমলা কাউলকে বিয়ে করেন। তখন তার বয়স ২৭ আর তার স্ত্রীর বয়স ছিল ১৬। পরের বছরেই কমলা কাউলের গর্ভে তাদের একমাত্র কন্যা ইন্দিরা প্রিয়দর্শীনির জন্ম হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে একজন আইনজ্ঞ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সাথে সাথে নেহেরু ভারতীয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৬ সালে লক্ষ্মৌ সম্মেলনে কংগ্রেস ভারতের স্বাধীনতার জানায়।? সে সময় পিতার হাত ধরেই নেহেরু কংগ্রেসের রাজনীতিতে যোগ দেন; যদিও মহাত্মা গান্ধীর ভারত আগমনের পূর্বে নেহেরু কংগ্রেসের রাজনীতিতে তেমন সক্রিয় ভূমিকা রাখেন নি।", "question_text": "প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরু কত সালে বিয়ে করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 55, "limit_byte": 121}]} {"id": "-3138091824828195591-0", "language": "bengali", "document_title": "শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম", "passage_text": "শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত। স্টেডিয়ামটি মিরপুরের ৬ নং সেক্টরে অবস্থিত। এটি বর্তমানে শুধুমাত্র ক্রিকেট মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ২৬,০০০ দর্শক ধারণক্ষমতার এই স্টেডিয়ামটি স্থাপিত হয় ২০০৬ সালে। শুরুতে এটি মিরপুর স্টেডিয়াম হিসেবে পরিচিত ছিল। পরবর্তীতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার স্টেডিয়ামটির নাম পরিবর্তন করে বর্তমান নাম শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম রাখে। ২০০৬ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম থেকে শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামকে করা হয়। এটি বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট, টেস্ট, ওয়ান-ডে, টুয়েন্টি২০ এবং বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠটি।", "question_text": "শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামটি কবে তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৬ সালে", "start_byte": 564, "limit_byte": 589}]} {"id": "-3052451907272545632-1", "language": "bengali", "document_title": "আমিন খান", "passage_text": "১৯৯৩ সালে প্রথম তিনি “অবুঝ দুটি মন” চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন মোহাম্মদ হোসেন। স্বপ্নের নায়ক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। সাম্প্রতিক সময়ে চলচ্চিত্রে অভিনয় কিছুটা কমিয়ে দিলেও নাটক ও টেলিফিল্মে কাজ করছেন তিনি।[1]\n২০১৬ সালে তিনি সর্বশেষ “এক জবানের জমিদার হেরে গেলেন এবার” নামে একটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।[2]", "question_text": "আমির খান অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "অবুঝ দুটি মন", "start_byte": 58, "limit_byte": 90}]} {"id": "-1017639988632295163-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ", "passage_text": "বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম যদিও আয়তনের হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বে ৯৪তম; ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর নবম। মাত্র ৫৬ হাজার বর্গমাইলেরও কম এই ক্ষুদ্রায়তনের দেশটির প্রাক্কলিত (২০১৮) জনসংখ্যা ১৮ কোটির বেশি অর্থাৎ প্রতি বর্গমাইলে জনবসতি ২৮৮৯ জন (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১১১৫ জন)। রাজধানী ঢাকা শহরের জনসংখ্যা ১.৪৪ কোটি এবং ঢাকা মহানগরীর জনঘনত্ব প্রতি বর্গমা্গইলে ১৯,৪৪৭ জন।[2] দেশের জনসংখ্যার ৯৯ শতাংশ মানুষের মাতৃভাষা বাংলা; সাক্ষরতার হার ৭২ শতাংশ।", "question_text": "জনসংখ্যার বিচারে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ পৃথিবীতে কততম স্থান অধিকার করেছে ?", "answers": [{"text": "অষ্টম", "start_byte": 166, "limit_byte": 181}]} {"id": "-6398099918140625853-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের তালিকা", "passage_text": "বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা প্রদানের উদ্দেশ্যে বর্তমানে ৪২টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। স্বায়ত্ব-শাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচালিত এই সকল বিশ্ববিদ্যালয় সরকারের অর্থায়নে প্রতিষ্ঠা করা হয়। ঢাকা বিভাগে ১০টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যার মধ্যে ৭টি ঢাকা শহরে, ২টি গাজীপুরে এবং ১টি সাভারে অবস্থিত। চট্টগ্রাম বিভাগে ৬টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যার মধ্যে ৩টি চট্টগ্রামে, ১টি রাঙামাটিতে, ১টি নোয়াখালীতে ও ১টি কুমিল্লায় অবস্থিত। খুলনা বিভাগে ৪টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যার মধ্যে ২টি খুলনায়, ১টি যশোরে এবং ১টি কুষ্টিয়ায় অবস্থিত। রাজশাহী বিভাগে ৪টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যার মধ্যে ২টি রাজশাহীতে, ১টি পাবনায় এবং ১টি সিরাজগঞ্জে অবস্থিত। বরিশাল বিভাগে ২টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যার মধ্যে ১টি বরিশালে এবং ১টি পটুয়াখালীতে অবস্থিত। সিলেট বিভাগে ২টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। রংপুর বিভাগে ২টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যার মধ্যে ১টি রংপুর শহরে এবং ১টি দিনাজপুরে অবস্থিত। ময়মনসিংহ বিভাগে ২টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।", "question_text": "বাংলাদেশে মোট কতগুলি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে ?", "answers": [{"text": "৪২টি", "start_byte": 212, "limit_byte": 224}]} {"id": "-4057412106593356321-1", "language": "bengali", "document_title": "উত্তরা গণভবন", "passage_text": "প্রাসাদের মূল অংশ এবং সংলগ্ন কিছু ভবন নির্মাণ করেছিলেন রাজা দয়ারাম রায়। রাজবংশের ষষ্ঠ রাজা প্রমদানাথ রায়ের আমলে ১৮৯৭ সালের ১০ জুন নাটোরের ডোমপাড়া মাঠে তিনদিনব্যাপী বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের এক অধিবেশন আয়োজন করেন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরসহ অনেক বরেণ্য ব্যক্তি এ অধিবেশনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন। অধিবেশনের শেষ দিন ১২ জুন প্রায় ১৮ মিনিটব্যাপী এক প্রলয়ংকরী ভূমিকম্পে রাজপ্রাসাদটি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়। পরে রাজা প্রমদানাথ রায় ১৮৯৭ সাল থেকে ১৯০৮ সাল পর্যন্ত ১১ বছর সময় ধরে বিদেশি বিশেষজ্ঞ, প্রকৌশলী ও চিত্রকর্ম শিল্পী আর দেশি মিস্ত্রিদের সহায়তায় সাড়ে ৪১ একর জমির উপর এই রাজবাড়িটি পুনঃনির্মাণ করেন। [1]", "question_text": "দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ি কে নির্মাণ করেন ?", "answers": [{"text": "রাজা দয়ারাম রায়", "start_byte": 147, "limit_byte": 194}]} {"id": "-3774512871679223679-15", "language": "bengali", "document_title": "লালন", "passage_text": "লালন কুষ্টিয়ার কুমারখালি উপজেলার ছেউড়িয়াতে একটি আখড়া তৈরি করেন, যেখানে তিনি তাঁর শিষ্যদের নীতি ও আধ্যাত্মিক শিক্ষা দিতেন। তাঁর শিষ্যরা তাঁকে “সাঁই’’ বলে সম্বোধন করতেন। তিনি প্রতি শীতকালে আখড়ায় একটি ভান্ডারা (মহোৎসব) আয়োজন করতেন। যেখানে সহস্রাধিক শিষ্য ও সম্প্রদায়ের লোক একত্রিত হতেন এবং সেখানে সংগীত ও আলোচনা হত। চট্টগ্রাম, রংপুর, যশোর এবং পশ্চিমে অনেক দূর পর্যন্ত বাংলার ভিন্ন ভিন্ন স্থানে বহুসংখ্যক লোক লালন ফকিরের শিষ্য ছিলেন; শোনা যায় তাঁর শিষ্যের সংখ্যা প্রায় দশ হাজারের বেশি ছিল।[13]", "question_text": "লালন সাঁই বা ফকির লালনের আখড়া কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "কুষ্টিয়ার কুমারখালি উপজেলার ছেউড়িয়াতে", "start_byte": 13, "limit_byte": 127}]} {"id": "-6789282952794903301-0", "language": "bengali", "document_title": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল", "passage_text": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল ২৯ মার্চ, ২০১৫ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে অবস্থিত মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হয়। চূড়ান্ত খেলায় স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সহঃস্বাগতিক নিউজিল্যান্ড দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।[1] তন্মধ্যে, অস্ট্রেলিয়া শীর্ষস্থানীয় দল হিসেবে চূড়ান্ত খেলায় অবতীর্ণ হয়।[2][3] চূড়ান্ত খেলায় দলটি ৭ উইকেটে বিজয়ী হয় ও উপর্যুপরি পঞ্চমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করে। স্টেডিয়ামে ৯৩,০১৩জন দর্শক উপস্থিত ছিলেন যা অস্ট্রেলিয়ায় ক্রিকেট খেলায় একদিনে দর্শকের সমাগমের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়।", "question_text": "২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচে কোন দলের জয় হয় ?", "answers": [{"text": "অস্ট্রেলিয়া", "start_byte": 648, "limit_byte": 684}]} {"id": "-6547000817206533230-9", "language": "bengali", "document_title": "সঙ্গীত", "passage_text": "দাদরা : ৬ মাত্রা\nকাহারবা : ৮ মাত্রা\nতেওড়া : ৭ মাত্রা\nরুপক : ৭ মাত্রা\nঝাঁপতাল : ১০ মাত্রা\nত্রিতাল : ১৬ মাত্রা", "question_text": "তেওড়া তাল কত মাত্রা বিশিষ্ট ?", "answers": [{"text": "৭", "start_byte": 109, "limit_byte": 112}]} {"id": "581229730875674879-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা মেট্রো", "passage_text": "বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে নির্মিতব্য ভূ-উপরিস্থ রেল ব্যবস্থার নাম ঢাকা মেট্রো। ঢাকা মেট্রো রেল ব্যবস্থাকে কে ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানযিট সংক্ষেপে এমআরটি (MRT) হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। ২০০০ সাল থেকে অতি জনবহুল ঢাকা মহানগরীর ক্রমঃবর্ধমান যানবাহন সমস্যা ও পথের দু:সহ যানজট কমিয়ে আনার লক্ষ্যে এই ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানযিট ব্যবস্থা স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। \nএই উদ্দেশ্যে একটি উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয় যার নাম ঢাকা মাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট। ২০১৬ থেকে এই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এর বাণিজ্যিক পরিচালনা শুরুর লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় হবে ২২ হাজার কোটি টাকা যার মধ্যে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)’র প্রকল্প ঋণ ৭৫ শতাংশ এবং বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ২৫ শতাংশ।[4]", "question_text": "ঢাকা মেট্রো প্রকল্পটির কাজ কবে প্রথম শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "২০১৬", "start_byte": 1224, "limit_byte": 1236}]} {"id": "5792520553673083456-11", "language": "bengali", "document_title": "রামায়ণ", "passage_text": "রাম – এই উপাখ্যানের নায়ক। বিষ্ণুর সপ্তম অবতার রাম ছিলেন রাজা দশরথ ও তাঁর জ্যৈষ্ঠা মহিষী কৌশল্যার জ্যৈষ্ঠ ও প্রিয়তম পুত্র। রামায়ণে রামকে মর্যাদা পুরুষোত্তম অর্থাৎ সর্বগুণের আধার বলে অভিহিত করা হয়েছে। দ্বিতীয়া স্ত্রী কৈকেয়ীর চক্রান্তে দশরথ রামকে চোদ্দো বছরের জন্য বনবাসে যাওয়ার নির্দেশ দিতে বাধ্য হন। রামও পিতার আজ্ঞা শিরোধার্য করে বনবাসে গমন করেন।\nসীতা – রামের প্রিয়তমা পত্নী এবং রাজা জনকের পালিতা কন্যা। সীতার অপর নাম জানকী। তিনি বিষ্ণুপত্নী দেবী লক্ষ্মীর অবতার। রামায়ণে তাঁকে নারীজাতির আদর্শস্থানীয়া বলে বর্ণনা করা হয়েছে। তিনি স্বামীর সঙ্গে বনবাসে গমন করেন। রাবণ তাঁকে অপহরণ করে লঙ্কায় বন্দী করে রাখেন। রাম রাবণকে পরাজিত করে তাঁকে উদ্ধার করেন। পরবর্তীকালে তিনি রামের দুই যমজ পুত্র লব ও কুশের জন্ম দেন।\nহনুমান – কিষ্কিন্ধ্যা রাজ্যের এক বানর। তিনি শিবের (একাদশ রুদ্র) অবতার এবং রামের আদর্শ ভক্ত। তাঁর পিতা বানররাজ কেশরী ও মাতা অঞ্জনা। সীতার অবস্থান নির্ণয় ও উদ্ধার তথা লঙ্কার যুদ্ধে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেন।\nলক্ষ্মণ – রামের ভ্রাতা। তিনি স্বেচ্ছায় রাম ও সীতার সঙ্গে বনবাসে গমন করেন ও সেখানে তাঁদের রক্ষা করে চলেন। লক্ষ্মণ ছিলেন বিষ্ণুর সহচর শেষনাগের অবতার। মারীচের ছলনায় রামের বিপদাশঙ্কায় তিনি সীতাকে একাকী ফেলে যেতে বাধ্য হন। সেই সুযোগে রাবণ সীতাকে অপহরণ করেন।\nরাবণ – লঙ্কার রাক্ষসরাজা। দশ হাজার বছর কঠোর তপস্যা করে তিনি সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার কাছ থেকে এই বর লাভ করেন যে কোনো দেব, দানব বা ভৌতিক জীব তাঁকে বধ করতে পারবেন না। তিনি ছিলেন এক শক্তিশালী রাক্ষসরাজা। ঋষিদের উপর অত্যাচার চালিয়ে করে তিনি বিশেষ আমোদ অনুভব করতেন। ব্রহ্মার বরদানকে এড়িয়ে তাঁকে হত্যা করার জন্য বিষ্ণুকে মানব রূপে জন্মগ্রহণ করতে হয়।\nদশরথ – অযোধ্যার রাজা ও রামের পিতা। তাঁর তিন পত্নী: কৌশল্যা, কৈকেয়ী ও সুমিত্রা এবং রাম ব্যতীত অপর তিন পুত্র: ভরত, লক্ষ্মণ ও শত্রুঘ্ন। দশরথের প্রিয়তমা পত্নী কৈকেয়ী তাঁকে বাধ্য করেন রামকে চোদ্দো বছরের জন্য বনবাসে পাঠিয়ে ভরতকে যুবরাজ ঘোষণা করতে। রাম বনে গেলে পুত্রশোকে দশরথের মৃত্যু হয়।\nভরত – দশরথের পুত্র। যখন তিনি জানতে পারেন যে রামকে বনে পাঠানোর প্রধান চক্রী তাঁর মা এবং তাঁরই জন্য পুত্রশোকে পিতার মৃত্যু হয়েছে, তখন তিনি ঘৃণাভরে রাজপদ প্রত্যাখ্যান করে রামের অনুসন্ধানে বাহির হন। কিন্তু রাম প্রত্যাবর্তনে অসম্মত হলে, তিনি রামের খড়ম দুখানি চেয়ে নেন। সেই খড়ম দুটি সিংহাসনে স্থাপন করে পরবর্তী চোদ্দো বছর রামের নামে অযোধ্যা শাসন করেছিলেন ভরত।\nশত্রুঘ্ন – দশরথ ও সুমিত্রার পুত্র। তিনি রামের কনিষ্ঠ ও লক্ষ্মণের যমজ ভ্রাতা এবং শ্রুতকীরতির পতি ।", "question_text": "হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ অনুসারে রামের মোট কত জন সন্তান ছিল ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 1828, "limit_byte": 1837}]} {"id": "-2235296158453058421-4", "language": "bengali", "document_title": "পলাশীর যুদ্ধ", "passage_text": "গোলন্দাজ বাহিনীর প্রধান নিহত হওয়ার পর সিরাজউদ্দৌলা মীর জাফর ও রায় দুর্লভকে তাঁদের অশ্বারোহী বাহিনী নিয়ে তীব্র বেগে অগ্রসর হতে নির্দেশ দেন। কিন্তু উভয় সেনাপতি তাঁর নির্দেশ অমান্য করেন। তাঁদের যুক্তি ছিল গোলন্দাজ বাহিনীর সহযোগিতা ছাড়া অগ্রসর হওয়া আত্মঘাতী ব্যাপার। কিন্তু কোম্পানি ও নবাবের বাহিনীর মধ্যে তখন দূরত্ব মাত্র কয়েকশত গজ। বিশ্বস্ত সেনাপতি মোহন লাল নবাবকে পরামর্শ দেন যুদ্ধবিরতি ঘটলে বিপর্যয় অবশ্যম্ভাবী কিন্তু সিরাজ মীর জাফর প্রমুখের পরামর্শে পশ্চাৎপসরণের সিদ্ধান্ত নেন। বিকেল পাঁচটায় সিরাজউদ্দৌলার বাহিনী নির্দেশনার অভাবে এবং ইংরেজ বাহিনীর গোলন্দাজি অগ্রসরতার মুখে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে অর্থাৎ পরাজয় স্বীকার করে। নবাবের ছাউনি ইংরেজদের অধিকারে আসে। ইংরেজদের পক্ষে ৭ জন ইউরোপীয় এবং ১৬ জন দেশীয় সৈন্য নিহত হয়। তখন কোনো উপায় না দেখে সিরাজউদ্দৌলা রাজধানী রক্ষা করার জন্য ২,০০০ সৈন্য নিয়ে মুর্শিদাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। কিন্তু রাজধানী রক্ষা করার জন্যেও কেউ তাঁকে সাহায্য করেনি। সিরাজউদ্দৌলা তাঁর সহধর্মিণী লুৎফুন্নেসা ও ভৃত্য গোলাম হোসেনকে নিয়ে রাজধানী থেকে বের হয়ে স্থলপথে ভগবানগোলায় পৌঁছে যান এবং সেখান থেকে নৌকাযোগে পদ্মা ও মহানন্দার মধ্য দিয়ে উত্তর দিক অভিমুখে যাত্রা করেন। তাঁর আশা ছিল পশ্চিমাঞ্চলে পৌঁছাতে পারলে ফরাসি সেনাপতি মসিয়ে নাস-এর সহায়তায় পাটনা পর্যন্ত গিয়ে রাজা রামনারায়ণের কাছ থেকে সৈন্য সংগ্রহ করে ফরাসি বাহিনীর সহায়তায় বাংলাকে রক্ষা করবেন। কিন্তু তাঁর সে আশা পূর্ণ হয়নি। সিরাজ পথিমধ্যে বন্দি হন ও মিরনের হাতে বন্দি অবস্থায় তাঁর মৃত্যু ঘটে।[3]", "question_text": "১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে ইংরেজদের মোট কতজন সৈন্য মারা যায় ?", "answers": [{"text": "৭", "start_byte": 1849, "limit_byte": 1852}]} {"id": "-8112714494195524861-9", "language": "bengali", "document_title": "ইরান", "passage_text": "ইরান ৩০টি প্রদেশে বিভক্ত। ফার্সি ভাষায় এগুলির নাম ওস্তান (استان ostān ওস্তান, বহুবচনে استان‌ها ওস্তান্‌হা)। প্রতিটি প্রদেশ একটি স্থানীয় (সাধারণত বৃহত্তম) শহর থেকে শাসিত হয়, যাকে প্রদেশটির রাজধানী (ফার্সি ভাষায়: مرکز মার্কাজ) বলা হয়। প্রদেশের প্রশাসক হিসেবে থাকেন একজন গভর্নর (ফার্সি ভাষায়: استاندار ওস্তানদার), এবং তাঁকে অভ্যন্তরীণ মন্ত্রণালয় নিয়োগদান করে।", "question_text": "ইরান দেশটি বর্তমানে কয়টি প্রদেশে বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "৩০", "start_byte": 13, "limit_byte": 19}]} {"id": "-4138969811102559207-1", "language": "bengali", "document_title": "সিলেট বিভাগ", "passage_text": "১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পূর্ব থেকেই (অর্থাৎ পাকিস্তান আমল থেকেই) সাবেক সিলেট জেলা ছিল চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত। পরবর্তীকালে সরকারের প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস কার্যক্রমের সূত্রে ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দের ১ আগস্ট চারটি জেলা নিয়ে বাংলাদেশের ষষ্ঠ বিভাগ সিলেট গঠিত হয়।[2] এই বিভাগের মোট আয়তন ১২,৫৯৫.৯৫ বর্গ কিলোমিটার[3][4]\nসিলেট বিভাগ শিল্প শিল্পদ্রব্য (সার, সিমেন্ট, কাগজ, বিদ্যুৎ), প্রাকৃতিক সম্পদ, খনিজ সম্পদ (গ্যাস, তেল, পাথর, চুনাপাথর) ইত্যাদিতে ভরপুর। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এ বিভাগের ভূমিকা অপরিসীম।", "question_text": "বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১২,৫৯৫.৯৫ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 815, "limit_byte": 879}]} {"id": "7462921290655318961-1", "language": "bengali", "document_title": "কররানী রাজবংশ", "passage_text": "তাজ খান পূর্বে আফগান সম্রাট শের শাহ শুরির একজন কর্মচারী ছিলেন। ১৫৬২ থেকে ১৫৬৪ সাল পর্যন্ত তাজ খান দক্ষিণ পূর্ব বিহার ও পশ্চিম বাংলা দখল করেন। বাংলার তৎকালীন সুলতানের হত্যার পর তিনি বাংলার ক্ষমতা লাভ করে। সোনারগাঁওয়ে তার রাজধানী ছিল। তাজ খানের পর সুলায়মান খান কররানী সুলতান হন। ১৫৬৫ সালে তিনি রাজধানী গৌড় থেকে তান্ডায় নিয়ে আসেন। সুলায়মান খান উড়িষ্যাকে স্থায়ীভাবে কররানী শাসনের অন্তর্ভুক্ত করেন। তিনি মোগল সম্রাট আকবরের সার্বভৌমত্ব স্বীকার করে নেন। তার প্রধানমন্ত্রী লোদি খান মোগলদের উপহার সামগ্রী প্রদান করেন।[1] কুচ বিহার থেকে পুরী ও সোন নদী থেকে ব্রহ্মপুত্র নদী পর্যন্ত সুলায়মান খানের কর্তৃত্ব ছিল।[2]", "question_text": "কররানী রাজবংশের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "সোনারগাঁও", "start_byte": 540, "limit_byte": 567}]} {"id": "-7604899624538734835-1", "language": "bengali", "document_title": "মহীনের ঘোড়াগুলি", "passage_text": "আশির দশকের প্রারম্ভে ব্যান্ডটি ভেঙে যাবার পর সদস্যরা বিভিন্ন কর্মজীবনে মনোনিবেশ দেয়। গৌতম চট্টোপাধ্যায় কলকাতায় চলচ্চিত্র নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, বিশ্বনাথ চট্টোপাধ্যায় পাড়ি জমান সান ফ্রান্সিসকোতে, প্রদীপ চট্টোপাধ্যায় তার প্রকৌশলী জীবনে মনোযোগ দেন, রঞ্জন ঘোষাল বেঙ্গালুরুতে বিঞ্জাপন আর থিয়েটারে যুক্ত হয়ে পড়েন, এব্রাহাম মজুমদার জার্মানিতে মিউজিক স্কুল চালু করেন, তাপস দাস কলকাতায় চলচ্চিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র নিয়ে কাজ শুরু করেন আর তপেশ বন্দ্যোপাধ্যায় যোগ দেন তার কর্মজীবনে।[6]", "question_text": "মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডটি কবে ভেঙে যায় ?", "answers": [{"text": "আশির দশকের প্রারম্ভে", "start_byte": 0, "limit_byte": 56}]} {"id": "-4088972979448384532-2", "language": "bengali", "document_title": "দেবশ্রী রায়", "passage_text": "দেবশ্রী রায় এর জন্ম, বেড়ে ওঠা কলকাতায়। তার পিতার নাম বীরেন্দ্র কিশোর রায় এবং মায়ের নাম আরতি রায়। ১৯৬৯ সনে তিনি প্রথম \"বালক গদাধর\" নামে একটি চলচিত্রে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেন, যার পরিচালক ছিলেন হরিময় সেন। তিনি কলকাতার এ পি জে ,পার্ক স্ট্রীট শাখার স্কুলের ছাত্রী ছিলেন, যদিও নাচের প্রতি অত্যধিক ঝোঁক থাকার কারণে বেশিদূর এগোতে পারেন নি। তার ডাক নাম চুমকি।", "question_text": "দেবশ্রী রায়ের ডাক নাম কি ?", "answers": [{"text": "চুমকি", "start_byte": 940, "limit_byte": 955}]} {"id": "4737910586137000583-0", "language": "bengali", "document_title": "সৌরজগৎ", "passage_text": "সৌরজগৎ বলতে সূর্য এবং এর সাথে মহাকর্ষীয়ভাবে আবদ্ধ সকল জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক বস্তুকে বোঝায়। এর মধ্যে আছে: আটটি গ্রহ, তাদের ১৭৩টি জানা প্রাকৃতিক উপগ্রহ, কিছু বামন গ্রহ ও তাদের চারটি কিছু প্রাকৃতিক উপগ্রহ এবং কোটি কোটি ক্ষুদ্র বস্তু।[1] শেষোক্ত শ্রেণীর মধ্যে আছে গ্রহাণু, উল্কা, ধূমকেতু এবং আন্তঃগ্রহীয় ধূলি মেঘ। মৌলিক ব্যাখ্যা অনুসারে সৌর জগতের মধ্যে অবস্থান করছে: সূর্য (জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক প্রতীক\n), চারটি পার্থিব গ্রহ, একটি গ্রহাণু বেষ্টনী যা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাথুরে বস্তু দ্বারা গঠিত, চারটি গ্যাসীয় দৈত্য এবং একটি দ্বিতীয় বেষ্টনী যা কাইপার বেষ্টনী নামে পরিচিত, এতে বরফ শীতল পদার্থ রয়েছে। কাইপার বেষ্টনীর পরে রয়েছে বিক্ষিপ্ত বস্তুসমূহ, হেলিওপজ এবং সবশেষে উওর্ট মেঘ। সূর্য থেকে দূরত্বের দিক দিয়ে গ্রহগুলো হল: বুধ (), শুক্র (), পৃথিবী (), মঙ্গল (), বৃহস্পতি (), শনি (), ইউরেনাস (), এবং নেপচুন ()। আটটির মধ্যে ছয়টি গ্রহের নিজস্ব প্রাকৃতিক উপগ্রহ রয়েছে। গ্যাসীয় দানবের প্রত্যেকটির চারদিকে আবার গ্রহীয় বলয় রয়েছে যা ধূলিকণা ও অন্যান্য কণা দ্বারা গঠিত। পৃথিবী ব্যতীত সব গ্রহের ইংরেজি নাম বিভিন্ন গ্রিক দেবতাদের নামে রাখা হয়েছে। তিনটি বামন গ্রহ হচ্ছে: প্লুটো (), কাইপার বেষ্টনীর বৃহত্তম বস্তু, সেরেস (), গ্রহাণু বেষ্টনীর বৃহত্তম বস্তু, এবং এরিস, যা বিক্ষিপ্ত চাকতির মধ্যে অবস্থান করে।", "question_text": "সৌরজগতের মোট কতগুলি গ্রহ আছে ?", "answers": [{"text": "আটটি", "start_byte": 277, "limit_byte": 289}]} {"id": "-163578025751769909-14", "language": "bengali", "document_title": "মেঘনাদ", "passage_text": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত বিরচিত মেঘনাদবধ কাব্য-এ মেঘনাদ নায়ক। ভ্রাতা বীরবাহুর মৃত্যুর পর লঙ্কার রাজলক্ষ্মীর প্ররোচনায় তিনি যুদ্ধযাত্রা করেন। এই উপাখ্যানে মেঘনাদের স্ত্রী প্রমীলা। দেবগণ মেঘনাদের যুদ্ধযাত্রার সময় রামচন্দ্রকে রক্ষা করার পরিকল্পনা করেন। নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে যজ্ঞ সম্পাদনা কালে লক্ষ্মণ নিরস্ত্র অবস্থায় মেঘনাদকে হত্যা করেন। তারপর প্রতিশোধকল্পে রাবণ লক্ষ্মণকে শক্তিশেলে বিদ্ধ করলে রাম পাতালপুরীতে প্রবেশ করে মৃত পিতা দশরথের কাছ থেকে লক্ষ্মণের পুনরুজ্জীবনের উপায় জেনে আসেন। গ্রন্থশেষে রয়েছে মেঘনাদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য রাবণের রামের নিকট সাতদিন যুদ্ধবিরতি প্রার্থনা ও মহাসমারোহে মেঘনাদের অন্ত্যেষ্টির বিবরণ।", "question_text": "ইন্দ্রজিৎ বা মেঘনাদের স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্রমীলা", "start_byte": 455, "limit_byte": 476}]} {"id": "3171589595468261909-4", "language": "bengali", "document_title": "মেক্সিকো", "passage_text": "দেশটির সরকারি নাম মেক্সিকান যুক্তরাষ্ট্র (স্পেনীয় ভাষায়: Estados Unidos Mexicanos এস্তাদোস উনিদোস মেহিকানোস)। মেক্সিকোর অধিবাসীরা দেশটিকে অনেক সময়মেক্সিকান প্রজাতন্ত্র (República Mexicana রেপুব্লিকা মেহিকানা) যদিও এই নামটি সরকারী ভাবে স্বীকৃত নয়।", "question_text": "মেক্সিকোর সরকারি নাম কী ?", "answers": [{"text": "মেক্সিকান যুক্তরাষ্ট্র", "start_byte": 48, "limit_byte": 112}]} {"id": "-6603860175125638184-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্যাম্ব্রিয়ান", "passage_text": "\nক্যাম্ব্রিয়ান হল প্যালিওজোয়িক মহাযুগের প্রথম যুগ।[1] এর স্থায়ীত্ব ছিল থেকে কোটি বছর আগে পর্যন্ত এবং এর পরবর্তী যুগের নাম অর্ডোভিশিয়ান।[2] এর সূচনাকাল, সমাপ্তিকাল এবং উপবিভাগ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা এখনও তৈরি করা যায়নি। অ্যাডাম সেজউইক প্রথম \"ক্যাম্ব্রিয়ান সিরিজ\" নাম দিয়ে যুগটিকে চিহ্নিত করেন।[1] এই নামকরণের কারণ হল ওয়েল্‌স অঞ্চল থেকে ব্রিটেনে অবস্থিত এই যুগের পাথর প্রথম আবিষ্কার হয়েছিল, আর ওয়েল্‌সের লাতিন নাম ক্যাম্ব্রিয়া।[3][4] ক্যাম্ব্রিয়ান যুগের পাথরের স্তরের স্বাতন্ত্র্য হল এর মধ্যস্থিত লাগাশ্‌টেটা পলিসঞ্চয়ের মাত্রাধিক্য। এই ধরণের পলিঘটিত পাথরে সুসংরক্ষিত জীবাশ্ম থাকে, যাতে জীবদেহের কঠিন খোলক প্রভৃতি অংশের সাথে সাথে অপেক্ষাকৃত নরম দেহাংশেরও সংরক্ষিত নমুনা পাওয়া যায়। এর ফলে ক্যাম্ব্রিয়ান যুগের জীবন সম্পর্কে মানুষের গবেষণার সুযোগ ও তা থেকে লব্ধ জ্ঞানের পরিমাণ পরবর্তী কোনো কোনো যুগের তুলনায় বেশি।[5]", "question_text": "অর্ডোভিশিয়ান যুগের আগের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ক্যাম্ব্রিয়ান", "start_byte": 1, "limit_byte": 43}]} {"id": "3217362833600204240-1", "language": "bengali", "document_title": "নাস্তিক্যবাদ", "passage_text": "শব্দটি সেই সকল মানুষকে নির্দেশ করে যারা ঈশ্বরের অস্তিত্ব নেই বলে মনে করে এবং প্রচলিত ধর্মগুলোর প্রতি বিশ্বাস কে ভ্রান্ত বলে তারা স্বীকার করে। দিনদিন মুক্ত চিন্তা, সংশয়বাদী চিন্তাধারা এবং ধর্মসমূহের সমালোচনা বৃদ্ধির সাথে সাথে নাস্তিক্যবাদেরও প্রসার ঘটছে।\nঅষ্টাদশ শতাব্দীতে সর্বপ্রথম কিছু মানুষ নিজেদের নাস্তিক বলে স্বীকৃতি দেয়। বর্তমান বিশ্বের জনসংখ্যার ২.৩% মানুষ নিজেদের নাস্তিক বলে পরিচয় দেয় এবং ১১.৯% মানুষ কোন ধর্মেই বিশ্বাস করে না।[3] জাপানের ৩১% মানুষ নিজেদের নাস্তিক বলে পরিচয় দেয়।[4][5] রাশিয়াতে এই সংখ্যা প্রায় ১৩% এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন এ ১২% নাস্তিক, ৬% (ইতালী) থেকে শুরু করে ৪৬% থেকে ৮৫% (সুইডেন) মত।[4]", "question_text": "ঈশ্বরের অস্তিত্বে যারা বিশ্বাস করেনা তাদের কি বলা হয় ?", "answers": [{"text": "নাস্তিক", "start_byte": 1008, "limit_byte": 1029}]} {"id": "-7598652565724928175-14", "language": "bengali", "document_title": "মেঘনাদ", "passage_text": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত বিরচিত মেঘনাদবধ কাব্য-এ মেঘনাদ নায়ক। ভ্রাতা বীরবাহুর মৃত্যুর পর লঙ্কার রাজলক্ষ্মীর প্ররোচনায় তিনি যুদ্ধযাত্রা করেন। এই উপাখ্যানে মেঘনাদের স্ত্রী প্রমীলা। দেবগণ মেঘনাদের যুদ্ধযাত্রার সময় রামচন্দ্রকে রক্ষা করার পরিকল্পনা করেন। নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে যজ্ঞ সম্পাদনা কালে লক্ষ্মণ নিরস্ত্র অবস্থায় মেঘনাদকে হত্যা করেন। তারপর প্রতিশোধকল্পে রাবণ লক্ষ্মণকে শক্তিশেলে বিদ্ধ করলে রাম পাতালপুরীতে প্রবেশ করে মৃত পিতা দশরথের কাছ থেকে লক্ষ্মণের পুনরুজ্জীবনের উপায় জেনে আসেন। গ্রন্থশেষে রয়েছে মেঘনাদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য রাবণের রামের নিকট সাতদিন যুদ্ধবিরতি প্রার্থনা ও মহাসমারোহে মেঘনাদের অন্ত্যেষ্টির বিবরণ।", "question_text": "ইন্দ্রজিৎ বা মেঘনাদকে কে হত্যা করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "লক্ষ্মণ", "start_byte": 788, "limit_byte": 809}]} {"id": "8842503098497321541-0", "language": "bengali", "document_title": "এশীয় শামুকখোল", "passage_text": "এশীয় শামুকখোল (বৈজ্ঞানিক নাম: Anastomus oscitans) (English: Asian Openbill), শামখোল বা শামুকভাঙা Ciconiidae (সাইকোনিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Anastomus (অ্যানাস্টোমাস) গণের অন্তর্গত এক প্রজাতির শ্বেতকায় বৃহদাকৃতির পাখি।[2][3][4] এশীয় শামুকখোলের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ হাই তোলা মুখের পাখি (গ্রিক: anastomoo = মুখ; লাতিন: oscitans = হাই তোলা/মুখ খোলা)।[3] অদ্ভুত ঠোঁটের জন্য খুব সহজে অন্যান্য পাখি থেকে একে আলাদা করা যায়। ঠোঁটের নিচের অংশের সাথে উপরের অংশের বেশ বড় ফাঁক থাকে। পাখিটি বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস, প্রায় ২০ লাখ ৭০ হাজার বর্গ কিলোমিটার।[5] বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা ক্রমেই কমছে, তবে আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে Least Concern বা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[1] বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[3] এশীয় শামুকখোল একপ্রজাতিক, অর্থাৎ এর কোন উপপ্রজাতি নেই। উপযুক্ত আবহাওয়া, পরিমিত খাবারের যোগান আর নিরাপত্তা থাকলে এরা সাধারণত কোন এক জায়গা থেকে নড়ে না।", "question_text": "এশীয় শামুকখোল, শামখোল বা শামুকভাঙা পাখির বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Anastomus oscitans", "start_byte": 81, "limit_byte": 99}]} {"id": "-2686153096257522748-33", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশে ইসলামী সন্ত্রাসবাদীদের আক্রমণ", "passage_text": "২০১৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রকৌশলী এবং বিখ্যাত বাংলাদেশী ব্লগার অভিজিৎ রায় এবং তার স্ত্রী বন্যা আহমেদ ঢাকাতে দুর্বৃত্তদের দ্বারা চাপাতি হাতে হামলার স্বীকার হন।[43][72] অভিজিৎ এবং তার স্ত্রী আনুমানিক রাত ৮:৩০ এর দিকে রিকশা করে একুশে বই মেলা থেকে আসছিলেন।[43] তারা যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক মিলনায়তন এর কাছে আসেন, তখনি দুর্বৃত্ত দ্বারা আক্রমণের স্বীকার হন।", "question_text": "অভিজিৎ রায়কে কে বা করা খুন করে ?", "answers": [{"text": "দুর্বৃত্ত", "start_byte": 867, "limit_byte": 894}]} {"id": "-8624030600531200691-0", "language": "bengali", "document_title": "নবান্ন", "passage_text": "\nনবান্ন পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শস্যোৎসব। বাংলার কৃষিজীবী সমাজে শস্য উৎপাদনের বিভিন্ন পর্যায়ে যে সকল আচার-অনুষ্ঠান ও উৎসব পালিত হয়, নবান্ন তার মধ্যে অন্যতম।[1] \"নবান্ন\" শব্দের অর্থ \"নতুন অন্ন\"।[1] নবান্ন উৎসব হল নতুন আমন ধান কাটার পর সেই ধান থেকে প্রস্তুত চালের প্রথম রান্না উপলক্ষে আয়োজিত উৎসব।[1] সাধারণত অগ্রহায়ণ মাসে আমন ধান পাকার পর এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।[1] কোথাও কোথাও মাঘ মাসেও নবান্ন উদযাপনের প্রথা রয়েছে।[2] নবান্ন অনুষ্ঠানে নতুন অন্ন পিতৃপুরুষ, দেবতা, কাক ইত্যাদি প্রাণীকে উৎসর্গ করে এবং আত্মীয়-স্বজনকে পরিবেশন করার পর[1] গৃহকর্তা ও পরিবারবর্গ নতুন গুড় সহ নতুন অন্ন গ্রহণ করেন।[2] নতুন চালের তৈরি খাদ্যসামগ্রী কাককে নিবেদন করা নবান্নের অঙ্গ একটি বিশেষ লৌকিক প্রথা। লোকবিশ্বাস অনুযায়ী, কাকের মাধ্যমে ওই খাদ্য মৃতের আত্মার কাছে পৌঁছে যায়। এই নৈবেদ্যকে বলে \"কাকবলী\"।[3] অতীতে পৌষ সংক্রান্তির দিনও গৃহদেবতাকে নবান্ন নিবেদন করার প্রথা ছিল।[2]", "question_text": "নবান্ন উৎসবটি পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে কোন সময় আয়োজিত হয় ?", "answers": [{"text": "অগ্রহায়ণ মাসে", "start_byte": 835, "limit_byte": 875}]} {"id": "-8629802684896762580-0", "language": "bengali", "document_title": "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড", "passage_text": "\nউইলিয়াম আব্রাহাম সাইমন ঔডারল্যান্ড (Dutch: Wiliam Ouderland) (জন্ম: ৬ ডিসেম্বর, ১৯১৭ — মৃত্যু: ১৮ই মে, ২০০১) ছিলেন একজন ওলন্দাজ-অস্ট্রেলীয় সামরিক কমান্ডো অফিসার। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রত্যক্ষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে বাংলাদেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব বীর প্রতীক প্রদান করে। তিনিই একমাত্র বিদেশী যিনি এই রাষ্ট্রীয় খেতাবে ভূষিত হয়েছেন।[1][2][3] বাংলাদেশের প্রতি অপরিমেয় ভালবাসার জন্য বাঙ্গালী জাতির কাছে তিনি বিশেষভাবে সম্মানিত ও স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব।[4] তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শনস্বরূপ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার গুলশানের একটি রাস্তার নামকরণ করা হয়েছে। ", "question_text": "ওলন্দাজ-অস্ট্রেলীয় সামরিক কমান্ডো অফিসার উইলিয়াম আব্রাহাম সাইমন ঔডারল্যান্ড কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৬ ডিসেম্বর, ১৯১৭", "start_byte": 142, "limit_byte": 184}]} {"id": "-4735331043651858245-2", "language": "bengali", "document_title": "জ্যোতি বসু", "passage_text": "\nডা: নিশিকান্ত বসু ও হেমলতা বসুর তৃতীয় সন্তান জ্যোতি বসুর জন্ম ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দের ৮ জুলাই কলকাতার ৪৩/১ হ্যারিসন রোডস্থ (বর্তমান মহাত্মা গান্ধী রোড) বাসভবনে।[4] তাঁর প্রকৃত নাম ছিল জ্যোতিরিন্দ্র বসু; ডাকনাম ছিল গনা। পিতা নিশিকান্ত ছিলেন এক প্রথিতযশা ডাক্তার এবং মা হেমলতা ছিলেন এক গৃহবধূ।[5] ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পিতামাতা ওল্ড হিন্দুস্তান বিল্ডিং-এর (বর্তমান ফুটনানি চেম্বার) একটি ভাড়াবাড়িতে উঠে আসেন। ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতারই ৫৫এ হিন্দুস্তান রোডস্থ নিজস্ব বাসভবনে উঠে আসেন তাঁরা। উল্লেখ্য, বসু পরিবারের আদিনিবাস ছিল ব্রিটিশ বাংলা প্রদেশের ঢাকা জেলার (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার বারদী গ্রামে।)[ক]", "question_text": "ভারতীয় বাঙালি রাজনীতিবিদ জ্যোতি বসুর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "নিশিকান্ত", "start_byte": 577, "limit_byte": 604}]} {"id": "3335805239407296143-3", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দুধর্মে ঈশ্বর শব্দের প্রয়োগ ও ব্যাখ্যা", "passage_text": "ঈশ্বর শব্দের মূল \"ঈশ্\" এর অর্থ হল,দক্ষ, মালিক,শাসক।[9] দ্বিতীয় অংশ 'বর' যার আভিধানিক অর্থ হল \"সেরা, চমৎকার, সুন্দর, শাসক\"।[10] অতএব, যুগপৎভাবে ঈশ্বর শব্দের অর্থ হল; সেরা বা সুন্দরের স্রষ্টা।", "question_text": "ঈশ্বর শব্দের অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "সেরা বা সুন্দরের স্রষ্টা", "start_byte": 407, "limit_byte": 473}]} {"id": "-2120653920804032560-13", "language": "bengali", "document_title": "কাজাখ জাতি", "passage_text": "\nডান|থাম্ব|300x300পিক্সেল| Altai Tavan Bogd National Park, মঙ্গোলিয়া.তে কাজাখ ঈগলশিকারী\nকাজাখ ভাষা তুর্কী ভাষা পরিবার -এর একটি সদস্য ভাষা যেমন, উজবেক, কিরগিজ, তাতার, উইগুর, তুর্কী, আজেরী, তুর্কমেন এবং আরো কিছু ভাষা যেগুলি পূর্ব ইউরোপ, মধ্য এশিয়া, সিঞ্চিয়াং ও সাইবেরিয়াতে ব্যবহৃত হয় এগুলির মতই।", "question_text": "কাজাখ জাতির অধিবাসীদের ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "কাজাখ", "start_byte": 171, "limit_byte": 186}]} {"id": "150280788729678236-34", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "কুরআন শরীফ (القرآن) মুসলমানদের নিকট পবিত্র ধর্মগ্রন্থ।[58]\n“কুরান” বা “কুরআন” শব্দটি আরবী শব্দ, এই শব্দের উতপত্তি ও অর্থ নিয়ে বিশেষজ্ঞ আলেমদের মাঝে মতপার্থক্য আছে। কারো কারো মতে কুরান শব্দটি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি অবতীর্ন কিতাবের “আলাম” বা নির্ধারিত নাম, যেমন তাওরাত, ইঞ্জিল, যাবুর দ্বারা নির্ধারিত তিনটি পৃথক পৃথক কিতাব বুঝানো হয়ে থাকে, কুরান দ্বারাও ঠিক তেমনি একটি নির্ধারিত কিতাব বুঝানো হয়ে থাকে। এই হিসাবে শব্দটি –আরবী ব্যকরন রীতি অনুযায়ী- অন্য কোন উতস-শব্দ থেকে “মুশতাক” বা উদ্ভুত শব্দ নয়। ইমাম শাফী র. এর মত এটা। \nআবার অন্য আলেমের মত এই যে, কুরান শব্দটি তার উতস-শব্দ থেকে “মুশতাক” বা উদ্ভুত একটি শব্দ। যারা এই মত প্রকাশ করেন তারা আবার কুরানের উতস-মুল বা মুল শব্দ নির্ধারনে ভিন্ন ভিন্ন মত প্রদান করেছেনঃ কারো মতে কুরান শব্দটি আরবী “কারান” থেকে উদ্ভুত যার অর্থ যুক্ত করা, যেহেতু কুরানে বিভিন্ন আয়াত, সুরা একে অপরের সাথে যুক্ত তাই একে “কুরান” বলা হয়ে থাকে। আবার কারো মতে মুল শব্দ “কারান” নয়, বরং মুল শব্দ হচ্ছে “করায়া” যার অর্থ পড়া, এখানে আরবী ভাষার রীতি অনুযায়ি পড়া দ্বারা পঠিত গ্রন্থ বা কিতাবকে বুঝানো হয়েছে । কুরানের এই শেষোক্ত অর্থই বেশী পরিচিত -অর্থাৎ কুরানের শাব্দিক অর্থ “পঠিত কিতাব”। [59] “কুরান আল্লাহর কালাম, যা তার রাসুলের উপর অবতীর্ন হয়েছে, যার অনুরুপ কুরান পেশ করতে সবাই অক্ষম, যার তেলাওয়াত ইবাতাদ, যা “মুতাওয়াতির” বা অকাট্যভাবে বর্নিত, যা মুসহাফে লিখিত, যার শুরু হয়েছে সুরা ফাতিহা দিয়ে আর শেষ হয়েছে সুরা নাসের মাধ্যমে”। ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের(সাঃ) নিকট অবতীর্ণ হয়। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি বা ৬,৬৬৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[60][61][62][63] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরয়ানের যে আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে তা হল:", "question_text": "ইসলাম ধর্মের ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "কুরআন শরীফ", "start_byte": 0, "limit_byte": 28}]} {"id": "-7516577387445375386-0", "language": "bengali", "document_title": "সুভাষচন্দ্র বসু", "passage_text": "\nসুভাষচন্দ্র বসু (জন্ম: ২৩ জানুয়ারি, ১৮৯৭ – মৃত্যু: ১৮ আগস্ট ১৯৪৫) ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক কিংবদন্তি নেতা। তিনি নেতাজি নামে সমধিক পরিচিত।", "question_text": "সুভাষচন্দ্র বসু কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২৩ জানুয়ারি, ১৮৯৭", "start_byte": 61, "limit_byte": 109}]} {"id": "-1194857765390858036-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান", "passage_text": "নৌবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অধিনায়ক এবং সর্বোচ্চ পদধারী কর্মকর্তা। এই পদকে সংক্ষেপে সিএনএস ও বলা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান হন চার তারকা অ্যাডমিরাল পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা। নৌবাহিনীর বর্তমান প্রধান হচ্ছেন অ্যাডমিরাল নিজামউদ্দিন আহমেদ যিনি ২৭ জানুয়ারি ২০১৬ দায়িত্ব গ্রহণ করেন।[1][2]", "question_text": "বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বর্তমান (২০১৮) নৌসেনা প্রধানের নাম কী ?", "answers": [{"text": "নিজামউদ্দিন আহমেদ", "start_byte": 653, "limit_byte": 702}]} {"id": "-4471032284458998703-0", "language": "bengali", "document_title": "রাজ চক্রবর্তী", "passage_text": "রাজ চক্রবর্তী (English: Raj Chakraborty; জন্ম: ১৯৭৫) ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্রের একজন পরিচালক ও অভিনেতা। এক মধ্যবিত্ত পরিবারে তার জন্ম। তিনি পশ্চিম বাংলার হালিশহর-এ জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কাঁচরাপাড়ায় অবস্থিত পলিটেক্‌নিক স্কুল থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। বর্তমানে তিনি বাংলা সিনেমার অন্যতম সেরা ও সফল পরিচালক। তার পরিচালিত এবং মুক্তিপ্রাপ্ত সাতটি ছবিই ব্লকবাস্টার আখ্যা পায়।[1] এর আগে তিনি বিভিন্ন ভারতীয় বাংলা চ্যানেলে ধারাবাহিকের কাজে ব্যস্ত ছিলেন। তিনি জি বাংলায় সম্প্রচারিত বিখ্যাত হাসির রিয়েলিটি শো মীরাক্কেল-এর পরিচালক ছিলেন। মীরাক্কেল বিখ্যাত উপস্থাপক মীর-এর উপস্থাপনায় সম্প্রচারিত হয়। রাজ জি বাংলায় সম্প্রচারিত নাচের রিয়েলিটি শো ডান্স বাংলা ডান্স-এরও পরিচালক ছিলেন। তখন ডান্স বাংলা ডান্স অরিত্র দত্ত বণিক ও তাথৈ দেব-এর উপস্থাপনায় সম্প্রচারিত হত। বর্তমানে এর পরিচালনার দায়িত্বে আছেন পরিচালক শুভঙ্কর চট্টোপাধ্যায়। মাঝে তিনি স্টার জলসার জন্য নির্মিত আই লাফ ইউ এর কাজে ব্যস্ত ছিলেন।[2] তিনি প্রায় ১৮টি টেলিফিল্ম নির্মাণ করেন। তবে তার সবচেয়ে বড় সাফল্য মীরাক্কেল।", "question_text": "রাজ চক্রবর্তীর জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১৯৭৫", "start_byte": 79, "limit_byte": 91}]} {"id": "-2632169197744064075-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী", "passage_text": "১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর নতুন সরকার জামায়াতকে রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এবং দলের নেতারা পাকিস্তানে নির্বাসনে চলে যান। পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিব হত্যাকান্ডের পর এবং কয়েকটি সামরিক অভ্যুত্থানের পর ১৯৭৭ সালে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এলে জামায়াতের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। দলটির নেতাকর্মীরা ফিরে আসার অনুমতি পান এবং ১৯৭৯ সালের মে মাসে তৎকালীন জামায়াতে ইসলামীর অত্যন্ত প্রভাবশালী নেতা আব্বাস আলী খানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনের উদ্দেশ্য হলো শরিয়া ভিত্তিক একটি ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা যা পাকিস্তান ও সৌদি আরবের দেশসমূহে লক্ষ করা যায়। জামায়াতের বিরুদ্ধে হিন্দু ও বৌদ্ধ এবং আহমদিয়া মুসলিমদের উপর ধারাবাহিক আক্রমণের অভিযোগ করা হয়ে থাকে।", "question_text": "বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠা কাল কত ?", "answers": [{"text": "১৯৭৯ সালের মে মাসে", "start_byte": 1048, "limit_byte": 1096}]} {"id": "-3525863623165833573-10", "language": "bengali", "document_title": "মানুষ", "passage_text": "হোমো প্রজাতির প্রাথমিক সদস্য হোমো হ্যাবিলিস ২.৪ মিলিয়ন বছর পূর্বে বিকশিত হয়েছিল।[15] হোমো হ্যাবিলিস প্রথম প্রজাতি হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে কারণ তারা যে পাথরের সরঞ্জাম ব্যবহার করত তার সুস্পষ্ট প্রমাণ আছে । সম্প্রতি ২০১৫ সালে, উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় কেনিয়াতে যে পাথরের সরঞ্জামগুলি পাওয়া গেছে তা সম্ভবত হোমো হ্যাবিলিসের পূর্বাভাস দিয়েছে যেগুলি প্রায় ৩.৩ মিলিয়ন বছর বয়স পুরাতন ছিল।[16] তবুও, হোমো হ্যাবিলিসের মস্তিষ্কগুলি শিম্পাঞ্জীর মতো একই আকারের ছিল এবং তাদের প্রধান অভিযোজন ছিল পার্থিব জীবনযাত্রার অভিযোজন হিসেবে বাইপেডালিজম (দুপায়ে চলাফেরা করা) । পরের মিলিয়ন বছরে এন্সিফালিজেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল এবং জীবাশ্ম রেকর্ড অনুযায়ী হোমো ইরেক্টাস এর আগমন ঘটেছিল যাদের করোটির ক্ষমতা দ্বিগুণ ছিল। হোমো ইরেক্টাস ছিল প্রথম হোমোনিনা যারা আফ্রিকা ছেড়েছিল এবং এই প্রজাতিগুলি আফ্রিকা, এশিয়া এবং ইউরোপের মধ্যে ১.৩ থেকে ১.৮ মিলিয়ন বছর আগে ছড়িয়ে পড়েছিল। এইচ. ইরেক্টাসের একটি জনগোষ্ঠীকে কখনও কখনও একটি পৃথক প্রজাতি হোমো এরগ্যাস্টার হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় যারা আফ্রিকায় থাকত এবং পরে হোমো স্যাপিয়েন্সে পরিণত হয়েছিল। বিশ্বাস করা হয় যে তারাই প্রথম অগ্নি এবং জটিল সরঞ্জাম ব্যবহার করত। হোমো এরগ্যাস্টার / ইরেক্টাস এবং আর্কাইক মানুষেরা যেমন হোমো রোডেসিয়েন্সিস আফ্রিকা থেকে এসেছিল, কিন্তু জর্জিয়ার দুমানসিতে তাদের transitional ফর্মগুলি পাওয়া গিয়েছিল। আফ্রিকান হোমো ইরেক্টাস এর বংশধররা ৫০০,০০০ বৎসর পূর্বে ইউরেশিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল পরে তারা পর্যায়ক্রমে হোমো এন্টিসেসর, হোমো হাইডেলবার্গেনসিস এবং হোমো নিয়ানডার্টালেনসিস এ বিবর্তিত হয়েছিল । আধুনিক মানুষের প্রাচীন জীবাশ্ম মধ্য পেলিওলিথিক প্রায় ২০০,০০০ বছর আগে যেমন ওমো ইথিওপিয়া অবশিষ্ট আছে এবং হার্টোর জীবাশ্মকে কখনও কখনও হোমো স্যাপিয়েন্স ইডাল্টু হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়। পরবর্তীকালে ইসরায়েল এবং দক্ষিণ ইউরোপ থেকে যে স্কাল বা আর্কাইক হোমো স্যাপিয়েন্সের জীবাশ্ম পাওয়া যায় তা প্রায় ৯০,০০০ বছর আগের ছিল।[17]", "question_text": "হোমো ইরেক্টাস কোন শ্রেণীর প্রজাতি ?", "answers": [{"text": "হোমো এরগ্যাস্টার", "start_byte": 2440, "limit_byte": 2486}]} {"id": "1248666133988820778-1", "language": "bengali", "document_title": "সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী", "passage_text": "সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী চট্টগ্রামের রাউজানে ১৩ মার্চ, ১৯৪৯ সালে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম ফজলুল কাদের চৌধুরী যিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্ববর্তী সময়ে পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের একজন স্পিকার ছিলেন এবং কয়েক দফায় পাকিস্তানের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। তার দুই ভাই গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং সাইফুদ্দিন কাদের চৌধুরী।", "question_text": "বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ফজলুল কাদের চৌধুরী", "start_byte": 252, "limit_byte": 302}]} {"id": "3989903842861411993-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের তালিকা", "passage_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরানো বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের মোট উচ্চ শিক্ষিত জনগোষ্ঠির প্রায় ৭০%-ই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ যাবৎ ২৬ জন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান।", "question_text": "বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কে ?", "answers": [{"text": "মো. আখতারুজ্জামান", "start_byte": 911, "limit_byte": 958}]} {"id": "486084468425815376-19", "language": "bengali", "document_title": "জাভি হার্নান্দেজ", "passage_text": "\n২০০০ সালের নভেম্বরে জাভির স্পেন জাতীয় দলে অভিষেক হয়। তিনি জাতীয় দলের হয়ে ২০০০ সিডনি অলিম্পিক, ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০০৪ উয়েফা ইউরো, ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০০৮ উয়েফা ইউরো, ২০০৯ ফিফা কনফেডারেন্স কাপ, ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ২০১২ উয়েফা ইউরোতে অংশগ্রহন করেন।", "question_text": "জাভি হার্নান্দেজ কোন সালে প্রথম স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে ফুটবল খেলেন ?", "answers": [{"text": "২০০০", "start_byte": 1, "limit_byte": 13}]} {"id": "4709637901528259186-3", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা আন্দোলন", "passage_text": "ক্রমবর্ধমান গণআন্দোলনের মুখে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার শেষ পর্যন্ত নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয় এবং ১৯৫৬ সালে সংবিধান পরিবর্তনের মাধ্যমে বাংলা ভাষাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি প্রদান করে। ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো বাংলা ভাষা আন্দোলন, মানুষের ভাষা এবং কৃষ্টির অধিকারের প্রতি সম্মান জানিয়ে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে যা বৈশ্বিক পর্যায়ে সাংবার্ষিকভাবে গভীর শ্রদ্ধা ও যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদযাপন করা হয়।[4]", "question_text": "বাংলা ভাষা আন্দোলন কবে শেষ হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫৬ সালে", "start_byte": 275, "limit_byte": 300}]} {"id": "-7203050732232241831-1", "language": "bengali", "document_title": "ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ", "passage_text": "ব্রিটিশ কাউন্সিল ১৯৩৪ সালে লন্ডন শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়।[6] এটা ১৯৫১ সালে ঢাকায় তার শাখা খুলে যখন বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ ছিল।[2] ২৫ মার্চ ১৯৭১ সালের কালরাত্রিতে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হওয়ার সময়ে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী এই কার্যালয়টিতে আক্রমণ চালায়, সেসময় এই কার্যালয়ে পাহারারত ৮জন পূর্ব পাকিস্তানী পুলিশ অফিসার প্রাণ হারায়।[7] ২০১৩ সালে, শিক্ষাদানে উন্নয়নের লক্ষে ব্রিটিশ কাউন্সিল মাইক্রোসফট বাংলাদেশের সাথে একটি স্মারকলিপিতে সই করে।[8] ১৬ জানুয়ারি ২০১৬-তে, ব্রিটিশ কাউন্সিল উদ্যোক্তা তৈরিতে কাজ করার জন্য একটি অলাভজনক সংস্থা, চ্যাঞ্জ মেকারের সহায়তায় 'ইনোভেট, ইনকিউবেট এন্ড গ্রো (আইআইজি): একটি সামাজিক কর্মপ্রচেষ্টা সমর্থনকারী প্রোগ্রাম' চালু করে।[9]", "question_text": "ব্রিটিশ কাউন্সিল কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৩৪ সালে", "start_byte": 47, "limit_byte": 72}]} {"id": "1751452172640731366-2", "language": "bengali", "document_title": "জৈন ধর্ম", "passage_text": "\"জৈন\" শব্দটি এসেছে সংস্কৃত \"জিন\" (অর্থাৎ, জয়ী) শব্দটি থেকে। যে মানুষ আসক্তি, আকাঙ্ক্ষা, ক্রোধ, অহংকার, লোভ ইত্যাদি আন্তরিক আবেগগুলিকে জয় করেছেন এবং সেই জয়ের মাধ্যমে পবিত্র অনন্ত জ্ঞান (কেবল জ্ঞান) লাভ করেছেন, তাঁকেই \"জিন\" বলা হয়। \"জিন\"দের আচরিত ও প্রচারিত পথের অনুগামীদের বলে \"জৈন\"।[3][4][5]", "question_text": "জৈন শব্দটি কোন শব্দ থেকে এসেছে ?", "answers": [{"text": "সংস্কৃত \"জিন\"", "start_byte": 47, "limit_byte": 80}]} {"id": "-3423549517940797719-14", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামের প্রথম যুগে সাহাবী সালমান আল-ফারিসী সূরা ফাতিহাকে ফারসি ভাষায় অনুবাদের মাধ্যমে সর্বপ্রথম কুরআন অনুবাদের সূচনা করেন। ইতোপূর্বে নবী মুহাম্মাদ আবিসিনিয়ার সম্রাট নাজ্জাশী বা নিগাস ও বাইজানটাইন সম্রাট হিরাক্লিয়াসের নিকট পাঠানো চিঠিতে কুরআনের আংশিক অনুবাদ প্রেরণ করেন। এরপর ৮৮৪ খৃস্টাব্দে আব্দুদুল্লাহ ইবনে ওমর ইবনে আব্দুল আজিজের সময়ে দ্বিতীয়বারের মত কুরআন অনারব ভাষায় অনুবাদের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, যা হিন্দু রাজা মেহরুকের অনুরোধে তৎকালীন সিন্ধু বা ভারতীয় উপমহাদেশের অধিবাসীদের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এরপর ১০ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে সামানি সম্রাট প্রথম মনসূরের শাসনামলে তার উদ্যোগে ফারসি ভাষায় তাফসীরে ইবনে কাসীর-সহ কুরআনের পূর্নাঙ্গ অনুবাদ তৈরি করা হয়। এরপর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাষায় কুরআন এক বা একাধিকবার আংশিক বা পূর্নাঙ্গভাবে অনূদিত হয়েছে। বর্তমানে পৃথিবীর প্রধান ভাষাগুলোর প্রায় সবগুলোতেই কুরআনের পূর্নাঙ্গ অনুবাদ উপলব্ধ।", "question_text": "কুরআন প্রথম কোন অনুবাদ করা হয় ?", "answers": [{"text": "ফারসি", "start_byte": 153, "limit_byte": 168}]} {"id": "-4072682871945943463-9", "language": "bengali", "document_title": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ন্যায় এ আসরেও ১৪-দল অংশগ্রহণ করে। তন্মধ্যে টেস্টভূক্ত দলসহ সহযোগী ও অনুমোদনলাভকারী সদস্য দলগুলোও ক্রিকেটের এ বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে।[12][13]", "question_text": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপে মোট কতগুলি দল অংশগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৪", "start_byte": 121, "limit_byte": 127}]} {"id": "-1171871080419980687-0", "language": "bengali", "document_title": "ভগিনী নিবেদিতা", "passage_text": "ভগিনী নিবেদিতা (ইংরেজি: Sister Nivedita) (Bengali pronunciation:[sister niːbediːt̪aː] ) (জন্ম মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল' (ইংরেজি: Margaret Elizabeth Noble)[1]; ২৮ অক্টোবর, ১৮৬৭ – ১৩ অক্টোবর, ১৯১১)[2][3] ছিলেন একজন অ্যাংলো-আইরিশ বংশোদ্ভুত সমাজকর্মী, লেখিকা, শিক্ষিকা এবং স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা।[4][5] ১৮৯৫ সালে লন্ডন শহরে তিনি স্বামী বিবেকানন্দের সাক্ষাৎ পান এবং ১৮৯৮ সালে ভারতে চলে আসেন। একই বছর ২৫ মার্চ তিনি ব্রহ্মচর্য গ্রহণ করলে স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর নামকরণ করেন \"নিবেদিতা\"।", "question_text": "স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা ভগিনী নিবেদিতা কবে প্রথম ভারতবর্ষে আসেন ?", "answers": [{"text": "১৮৯৮ সালে", "start_byte": 792, "limit_byte": 817}]} {"id": "2643178588324610837-6", "language": "bengali", "document_title": "মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর", "passage_text": "\n১৯৭১ সালের ১৫ ডিসেম্বর শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের মৃতদেহ ঐতিহাসিক সোনা মসজিদ প্রাঙ্গণে আনা হয়। অসংখ্য স্বাধীনতা প্রেমিক জনগণ, ভক্ত মুক্তিযোদ্ধা, অগণিত মা-বোনের নয়ন জলের আশীর্বাদে সিক্ত করে তাঁকে এখানে সমাহিত করা হয়।[6]", "question_text": "বাংলাদেশের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর কবে শহীদ হন ?", "answers": [{"text": "১৯৭১ সালের ১৫ ডিসেম্বর", "start_byte": 1, "limit_byte": 61}]} {"id": "-211102245132924604-0", "language": "bengali", "document_title": "মহীনের ঘোড়াগুলি", "passage_text": "মহীনের ঘোড়াগুলি ১৯৭৬ সালে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত বাংলা স্বাধীন রক সঙ্গীত ব্যান্ড।[1] এটি ভারতের প্রথম রক ব্যান্ড যা ১৯৭০-এর দশকের মাঝ পর্বে কলকাতায় যাত্রা শুরু করে।[2][3] গৌতম চট্টোপাধ্যায়, বিশ্বনাথ চট্টোপাধ্যায়, প্রদীপ চট্টোপাধ্যায়, রঞ্জন ঘোষাল, এব্রাহাম মজুমদার, তাপস দাস ও তপেশ বন্দ্যোপাধ্যায়, এই সাত জন ক্ষ্যাপা সঙ্গীতশিল্পী সহকারে নব্বই দশকের পর তারা ব্যাপকভাবে ভারতীয় রক যুগের কিংবদন্তী, দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এবং সর্বাধিক প্রভাবশালী আভা-গার্ড সঙ্গীতদল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ওঠে।[4][5] আমেরিকান, লাতিন, রক, জ্যাজ, লোক, বাউল বিভিন্ন সঙ্গীত ধারায় নিরীক্ষামূলক কাজ এবং এসবের প্রভাবের মিশ্রণ থাকায় এই সঙ্গীত দলকে যে কোনো একটি সঙ্গীত শৈলী অনুসারে শ্রেণীভুক্ত বা আলাদা করা কঠিন হবে।[5] তবে বাউল সঙ্গীত এবং বাংলা রক ধারায় লোক ঐতিহ্যের স্বাধীনচর্চার পাশাপাশি প্রায়ই উদ্ভাবনী উপায়ে শাস্ত্রীয় উপাদান একত্রিত করার কারণে মহীনের ঘোড়াগুলিকে লোক-রক সঙ্গীত ব্যান্ড বলা যেতে পারে।\n\"পৃথিবীটা নাকি ছোট হতে হতে,\nস্যাটেলাইট আর কেবলের হাতে\nড্রইংরুমে রাখা বোকা বাক্সতে বন্দি\"\nএমন কালজয়ি গানের সৃষ্টি করেছে এই ব্যান্ডটি।\nসত্তরের দশকে দলটি গড়ে উঠলেও প্রাথমিকভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়। সে সময়ে গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের গানে আমূল নতুনত্ব থাকলেও চলচ্চিত্রের গান বাণিজ্যিকভাবে প্রভাববিস্তার করায় বাংলা সঙ্গীত জগতে একধরণের স্থবিরতা বিরাজ করছিলো। ষাটের দশকের বব ডিলনের মতো তাদের সঙ্গীতেও শহুরে লোক আন্দোলনের একধরণের ব্যক্তিগত আকূতি বা সামাজিক প্রকৃতির ছাপ রয়েছে। ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত সংবিগ্ন পাখিকূল ও কলকাতা বিষয়ক (১৯৭৭), অজানা উড়ন্ত বস্তু বা অ-উ-ব (১৯৭৮) এবং দৃশ্যমান মহীনের ঘোড়াগুলি (১৯৭৯); এই তিনটি অ্যালবাম প্রকাশিত হয়। যদিও সে সময়ে তারা প্রায় অপরিচিত ছিল বলা যায়। নব্বইয়ের দশকের বছরগুলোতে তারা দ্য ভেলভেট আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডের মতোন পুনরায় সমালোচনামূলক মূল্যায়ন পেয়েছে। ১৯৯৫ সালে সমসাময়িক বিভিন্ন শিল্পীদের সমন্নয়ে গৌতম চট্টোপাধ্যায় আবার বছর কুড়ি পরে শিরোনামে মহীনের ঘোড়াগুলির একটি কভার সংকলন প্রকাশ করে। জীবনমুখী গান এবং নৈতিক সঙ্গীতদর্শনের কারণে বর্তমানে তাদেরকে বাংলা গানের প্রথিকৃত বিবেচনা করা হয়ে থাকে। গানরচনার শৈলী অনুযায়ী সমালোচনামূলকভাবে বলা যায় তারা জোরালোভাবে বাংলা লোক এবং আমেরিকান শহুরে লোক ধারা কর্তৃক প্রভাবিত।", "question_text": "প্রথম বাংলা রক ব্যান্ডটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "মহীনের ঘোড়াগুলি", "start_byte": 0, "limit_byte": 46}]} {"id": "6035887477073197072-0", "language": "bengali", "document_title": "আল-কিন্দি", "passage_text": "\nআবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল-কিন্দি (Arabic: أبو يوسف يعقوب بن إسحاق الكندي‎‎) (৮০১ - ৮৭৩) প্রখ্যাত আরব পণ্ডিত। পাশ্চাত্য বিশ্বে তিনি লাতিনিকৃত \"আলকিন্ডাস\" (Alkindus) নামে পরিচিত। তিনি ছিলেন একাধারে দার্শনিক, বিজ্ঞানী, জ্যোতিষী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্ত্ববিদ, রসায়নবিদ, যুক্তিবিদ, গণিতজ্ঞ, সঙ্গীতজ্ঞ, পদার্থবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী এবং আবহবিজ্ঞানী। মুসলিম পেরিপ্যাটেটিক দার্শনিকদের মধ্যে তিনিই প্রথম। তাই তাকে মুসলিম পেরিপ্যাটেটিক দর্শনের জনক বলা যায়। তার অনেক অর্জনের মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য ছিল গ্রিক এবং হেলেনীয় দর্শনকে আরব জগতে পরিচিত করে তোলা। এছাড়া বিজ্ঞানের অনেকগুলো শাখায় তিনি অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছেন।", "question_text": "দর্শনশাস্ত্রের জনক কাকে বলা হয় ?", "answers": [{"text": "পেরিপ্যাটেটিক", "start_byte": 1065, "limit_byte": 1104}]} {"id": "5934263708564640343-0", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের তালিকা", "passage_text": "\n\nমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের নামের তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটন[1] থেকে বর্তমান রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প পর্যন্ত সকল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের নামের তালিকা দেয়া হয়েছে। কেবল সে ব্যক্তিদের নামই উল্লেখ করা হয়েছে যারা ১৭৮৯ সালে কার্যকর হওয়া মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী নির্দিষ্ট নিয়মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির পদে বহাল হয়েছেন। এই সময়ের আগে যারা যুক্তরাষ্ট্রের সরকার প্রধান ছিলেন বা বিভিন্ন সময়ে সরকার পরিচালনা করেছেন তাদের তালিকা দেয়া হয়েছে এই নিবন্ধে: কন্টিনেন্টাল কংগ্রেসের সভাপতি। এই তালিকায় কোন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির নাম উল্লেখ করা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২৫তম সংশোধনীতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি করা হয়েছিল।", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান রাষ্ট্রপতি কে ?", "answers": [{"text": "ডোনাল্ড ট্রাম্প", "start_byte": 374, "limit_byte": 417}]} {"id": "-6242345953748541558-2", "language": "bengali", "document_title": "সাইয়েদ কুতুব", "passage_text": "গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাইয়েদ কুতুবের শিক্ষা শুরু হয়। মায়ের ইচ্ছানুসারে তিনি শৈশবেই কুরআন হেফয করেন। পরবর্তীকালে তার পিতা কায়রো শহরের উপকণ্ঠে হালওয়ান নামক স্থানে বসবাস শুরু করেন। সাইয়েদ তাজহিযিয়াতু দারুল উলুম মাদ্রাসায় শিক্ষা সমাপ্ত করে কায়রোর বিখ্যাত মাদ্রাসা দারুল উলুমে ভর্তি হন। ১৯৩৩ সালে ঐ মাদ্রাসা থেকে বি.এ. ডিগ্রি লাভ করেন এবং সেখানেই অধ্যাপক নিযুক্ত হন।", "question_text": "সাইয়েদ কুতুব কত সালে বি.এ ডিগ্রী লাভ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৩৩", "start_byte": 807, "limit_byte": 819}]} {"id": "674716904442667716-0", "language": "bengali", "document_title": "আর্জেন্টিনা", "passage_text": "আর্জেন্টিনা (English: Argentina) দক্ষিণ আমেরিকার একটি রাষ্ট্র। বুয়েনোস আইরেস দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। দেশটি দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণ অংশের প্রায় পুরোটা জুড়ে অবস্থিত। আয়তনের দিক থেকে এটি দক্ষিণ আমেরিকার ২য় বৃহত্তম এবং বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম রাষ্ট্র।", "question_text": "আর্জেন্টিনার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "বুয়েনোস আইরেস", "start_byte": 137, "limit_byte": 177}]} {"id": "1028909508937040669-0", "language": "bengali", "document_title": "ইমাম বুখারী", "passage_text": "ইমাম বুখারী (জন্মঃ ১৯৪ হিঃ-মৃত্যুঃ ২৫৬ হিঃ ), আরব রীতি অনুযায়ী বংশধারাসহ পুরো নাম হলো মুহাম্মদ বিন ইসমাইল বিন ইবরাহীম বিন মুগীরাহ বিন বারদিযবাহ (আরবি/ফার্সি ভাষায়: محمد بن اسماعيل بن ابراهيم بن مغيره بن بردزبه بخاری), একজন বিখ্যাত হাদীসবেত্তা ছিলেন। তিনি \"বুখারী শরীফ\" নামে একটি হাদীসের সংকলন রচনা করেন, যা মুসলমানদের নিকট হাদীসের সবোর্ত্তম গ্রন্থ বিবেচিত হয়। [5] তার নাম মুহাম্মদ। উপনাম হলো আবু আবদুল্লাহ। আমিরুল মুমিনীন ফিল হাদীস তাঁর উপাধি। বুখারা তাঁর জন্মস্থান বলে তাকে বুখারী বলা হয়।[6]", "question_text": "মুহাম্মদ বিন ইসমাইল বিন ইবরাহীম বিন মুগীরাহ বিন বারদিযবাহ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৪ হিঃ", "start_byte": 49, "limit_byte": 68}]} {"id": "4183671699973189263-13", "language": "bengali", "document_title": "স্যার আশুতোষ সরকারি কলেজ", "passage_text": "ছাত্র ও শিক্ষকই একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অঙ্গ। রেবতী রমণ দত্ত মনে করতেন উপযুক্ত শিক্ষক ছাড়া উপযুক্ত ছাত্র তৈরি করা যায় না । শিক্ষকের পান্ডিত্য ও গুণাবলী তাঁর শিক্ষাদানের মাধ্যমে ছাত্রদের মধ্যে সঞ্চারিত হয়ে থাকে । শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে রেবতী রমণ এই বিষয়টির উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করতেন। কলেজের প্রথম অধ্যক্ষের পদে যিনি নিযুক্ত হয়েছিলেন তিনি প্রকৃতপক্ষে কাজে যোগদান করেননি । উপাধ্যক্ষের পদে নিযুক্ত হয়েছিলেন মাখন লাল নাগ । অধ্যক্ষ মহোদয়ের কাজে যোগদানের অপারগতায় তিনিই অধ্যক্ষের পদে অধিষ্ঠিত হন। তাঁর সহকর্মীদের মধ্যে ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অধ্যাপক গিরিজা শস্কর ধর এম.এ. (স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত ছিলেন স্কলার),ইতিহাসের অধ্যাপক প্রমোদ কুমার মুখোপাধ্যায় ,এম,এ,(প্রথম শ্্েরণী ) ,দর্শনের অধ্যাপক শ্যামাপদ চট্টোপাধ্যায় ,এম,এ,(প্রথম শ্রেণী) ,অধ্যাপক সুশীল কুমার মুখোপাধ্যায় এম,এ (স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত) ,ইংরেজির অধ্যাপক প্রকৃতিরঞ্চন বড়–য়া, আরবী ও ফার্সি বিভাগের অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ ইব্রাহিম ,রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক হরিনারায়ণ চক্রবর্তী। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি ছাত্র অধ্যক্ষ মাখন লাল নাগ অঙ্কশাস্ত্রে প্রথম শ্রেণীতে দ্বিতীয় স্থানের অধিকারী ছিলেন । গৌরবর্ণ ,সুদর্শন ,বুদ্ধিদীপ্ত যুবক মাখনলাল সহজেই রেবতী রমণের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন । এ রকম একজন আদর্শবান কর্মতৎপর ব্যক্তিকেই যেন রেবতী রমণ কলেজের অধ্যক্ষের পদে নিযুক্তির জন্য খুঁজছিলেন। অধ্যক্ষের পদে নিযুক্তি থেকে কলেজ থেকে অবসর গ্রহণ করার (১৯৬৪) পূর্ব পর্যন্ত অধ্যক্ষ মাখনলাল নাগ কলেজের উন্নতির জন্য যেরূপ নিষ্ঠা ও পরিশ্রম প্রদর্শন করেছেন তা একরূপ অতুলনীয়। কলেজে দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি সকল প্রকার কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন। কর্মতৎপরতায় তাঁর যুগে তাঁর সমকক্ষ অধ্যক্ষ খুব কমই ছিল । অনেক সময়ে দেখা যেতো কোন অধ্যাপক ছুটিতে গেলে কিংবা পদত্যাগ করলে অন্তবর্তী সময়ে ছাত্রদের যাতে অসুবিধায় পড়তে না হয় মাখন বাবু সে বিষয়ে নিজেই ক্লাশ নিতেন। অঙ্কশাস্ত্র তিনি নিজেই পড়াতেন । সেই সূত্রে তিনি আই .এস.সি.তে পদার্থ বিজ্ঞানের ক্লাশ ও নিতেন । রাষ্ট্র বিজ্ঞানের অধ্যাপকের অনুপস্থিতিতে তিনি বেশ কিছুদিন বি.এ.ক্লাশে রাষ্ট্রবিজ্ঞানও পড়িয়েছিলেন । কোনও কারণে অধ্যাপকের অনুপস্থিতিতে ক্লাশে শিক্ষাদান যাতে ব্যাহত না হয় সেদিকে অধ্যক্ষ মাখন লাল নাগের প্রখর দৃষ্টি ছিল । কলেজ প্রতিষ্ঠার সময়ে কলেজের অধীনস্থ ভূমির পরিমাণ খুব বেশি ছিল না । অধ্যক্ষ মাখন লাল নাগের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কলেজের অধীনস্থ ভূমির পরিমাণ তিন চারগুণ বৃদ্ধি পায়। স্যার আশুতোষ কলেজ তাঁর প্রাণস্বরূপ ছিল। কলেজ ক্যা¤পাসের মধ্যেই তাঁর ভবন ছিল। সকাল বেলা চা জল খাবার খেয়ে তিনি কলেজ অফিসে চলে আসতেন , দুপুর পর্যন্ত তিনি এক নাগাড়ে কাজে ব্যাপৃত থাকতেন । দুপুরে বাসায় গিয়ে আহার করে খুব বেশিক্ষণ বিশ্রাম নিতেন না , অফিসে ফিরে এসে পুণরায় কাজে মনোনিবেশ করতেন । কলেজের রুটিন মাফিক কাজ কর্ম তাঁরই তত্ত্বাবধানে সমাধা হতো । বলা বাহুল্য ,প্রবেশিকা পরীক্ষার সময় কাজের চাপ আরও বেড়ে যেতো । এক সময়ে উত্তরে কোয়েপাড়া থেকে দক্ষিণে ধলঘাট পর্যন্ত সমস্ত স্কুলের প্রবেশিকা পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল স্যার আশুতোষ কলেজ । অনেক সময়ে কলেজের কাজ কর্ম শেষ করতে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হয়ে যেতো , বিশ্রাম নেবার সময়টুকু পর্যন্ত তিনি পেতেন না । সারাদিন কলেজে অতিবাহিত করে বাসায় ফিরে ছেলেমেয়েদের পড়াশুনায় কিছুক্ষণ তদারক করতেন । মনে হয়, রাতের ঘুমটাই তাঁর বিশ্রামের সময় ছিল। কলেজ ছেড়ে তিনি কোথাও বিশেষ যেতেন না । দু’চার বছর অšতর ঢাকার বিক্রমপুরে গিয়ে দেশের বাড়ি দেখে আসতেন । কলেজের জন্যই তিনি যেন আপন জীবন উৎসর্গ করতে কৃতসংকল্প ছিলেন। ", "question_text": "চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে অবস্থিত স্যার আশুতোষ সরকারি কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "রেবতী রমণ", "start_byte": 666, "limit_byte": 691}]} {"id": "-5526839803787627428-10", "language": "bengali", "document_title": "পেরু জাতীয় ফুটবল দল", "passage_text": "পেরুর বর্তমান অধিনায়ক হিসেবে রয়েছেন ফরোয়ার্ড পাউলো গুরিরো।[2] মধ্যমাঠের খেলোয়াড় লিওপোল্ডো বাসুর্তো দলের প্রথম অধিনায়ক ছিলেন।[33] ১৯৬৫ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হেক্টর চাম্পিতাজ পেরু দলে সবচেয়ে বেশী সময় নেতৃত্বে ছিলেন।[2] ফরোয়ার্ড ক্লদিও পিজারো ২০০৩ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বাধিক সময় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।[33] দলের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়ের মধ্যে রয়েছেন - রুবেন দিয়াজ, জুলিও সিজার ইউরাই, জুয়ান রেনোসো ও নোলবার্তো সোলানো।[2]", "question_text": "পেরু জাতীয় ফুটবল দলটির প্রথম অধিনায়ক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "লিওপোল্ডো বাসুর্তো", "start_byte": 229, "limit_byte": 281}]} {"id": "-5048707793068314830-0", "language": "bengali", "document_title": "নবান্ন (ভবন)", "passage_text": "নবান্ন হল পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া শহরের একটি সরকারি ভবন। পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সচিবালয় ও প্রধান প্রশাসনিক দপ্তর মহাকরণ ভবনের সংস্কারের জন্য বর্তমানে এই ভবনটি অস্থায়ীভাবে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সচিবালয় হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।[1] ২০১৩ সালের ৫ অক্টোবর এখানে সচিবালয় চালু করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।[2][3]", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের সরকারি ভবন নবান্ন কত সালে চালু হয় ?", "answers": [{"text": "২০১৩ সালের ৫ অক্টোবর", "start_byte": 584, "limit_byte": 638}]} {"id": "1991954935338655422-1", "language": "bengali", "document_title": "দুর্গা", "passage_text": "হিন্দুধর্মে দেবী দুর্গা পরমা প্রকৃতি ও সৃষ্টির আদি কারণ।[3] হিন্দু পৌরাণিক বিশ্বাস অনুসারে তিনি শিবের স্ত্রী পার্বতী, কার্তিক ও গণেশের জননী, এবং কালীর অন্যরূপ। বাংলা মঙ্গলকাব্যগুলিতে এবং আগমনী গানে দুর্গারূপে শিবজায়া হিমালয়দুহিতা পার্বতীর সপরিবারে পিতৃগৃহে অবস্থানের আনন্দময় দিনগুলির (দুর্গাপূজা) এবং তাঁর বিবাহিত জীবনের অপূর্ব বর্ণনা পাওয়া যায়।", "question_text": "দেবী দুর্গার স্বামীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "শিবের", "start_byte": 254, "limit_byte": 269}]} {"id": "-3664221540791936965-2", "language": "bengali", "document_title": "প্রস্তর যুগ", "passage_text": "প্রস্তর যুগকে তিনটি পর্যায়ে ভাগ করা হয় ।", "question_text": "প্রস্তর যুগ কয়টি ভাগে বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 38, "limit_byte": 47}]} {"id": "-7385607696075207048-1", "language": "bengali", "document_title": "আরব–ইসরায়েল সংঘর্ষ (১৯৬৭–১৯৭০)", "passage_text": "১৯৬৭ সালের আরব–ইসরায়েল যুদ্ধে আরবদের শোচনীয় পরাজয়েরও পর আরব–ইসরায়েলি সংঘাত সমাধান করার কোনো বাস্তবিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানো হয় নি। ১৯৬৭ সালের সেপ্টেম্বরে আরব রাষ্ট্রসমূহ খার্তুম ঘোষণার মাধ্যমে তিন 'না'-এর নীতি অনুসরণ করে এবং ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি স্থাপন, স্বীকৃতি প্রদান ও সমঝোতা থেকে বিরত থাকে। মিশরীয় রাষ্ট্রপতি গামাল আব্দেল নাসের বিশ্বাস করতেন যে, কেবল সামরিক বল প্রয়োগের মাধ্যমেই ইসরায়েলকে সিনাই উপদ্বীপ থেকে সৈন্য প্রত্যাহারে বাধ্য করা সম্ভব[17][18]। ফলে শীঘ্রই সুয়েজ খাল বরাবর সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়।", "question_text": "১৯৬৭ সালে আরব–ইসরায়েল যুদ্ধে কোন পক্ষের পরাজয় হয় ?", "answers": [{"text": "আরবদের", "start_byte": 85, "limit_byte": 103}]} {"id": "4045851539293491125-1", "language": "bengali", "document_title": "বিভিন্ন ধর্ম", "passage_text": "ইব্রাহিমীয় ধর্ম বা আব্রাহামিক ধর্ম (English: Abrahamic Religion) বলতে একেশ্বরবাদী ধর্মগুলোকে বোঝানো হয়, যাদের মধ্যে ইব্রাহিম এর সাথে সম্পর্কিত ধর্মীয় উৎপত্তি[1] অথবা ধর্মীয় ইতিহাসগত ধারাবাহিকতা বিদ্যমান।[2][3][4] এইসব ধর্ম হযরত ইব্রাহিম (আঃ) অথবা তাঁর বংশধর প্রচার করেছেন। ভারত, চীন, জাপান ইত্যাদি দেশের উপজাতিয় অঞ্চল বাদ দিয়ে সারা বিশ্বে এই মতবাদের আধিপত্য। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে যে তিনটি ধর্মগত শ্রেণীবিন্যাস পাওয়া যায়, এদের মধ্যে ইব্রাহিমীয় ধর্ম একটি শ্রেণী; অপর দুটি শ্রেণী হচ্ছে ভারতীয় ধর্ম (উদাহরণ- হিন্দু ধর্ম) এবং পূর্ব এশীয় ধর্ম।[5]", "question_text": "ইব্রাহিমীয় ধর্মের ধর্মগুরুর নাম কী ?", "answers": [{"text": "হযরত ইব্রাহিম (আঃ)", "start_byte": 545, "limit_byte": 591}]} {"id": "-2379807433401531502-0", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংস (১৮ই ফেব্রুয়ারি, ১৮৩৬ – ১৬ই আগস্ট, ১৮৮৬; পূর্বাশ্রমের নাম গদাধর চট্টোপাধ্যায়[2]) ঊনবিংশ শতকের এক প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি যোগসাধক[3], দার্শনিক ও ধর্মগুরু। তাঁর প্রচারিত ধর্মীয় চিন্তাধারায় রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন তাঁর প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ।[4][5][6] তাঁরা উভয়েই বঙ্গীয় নবজাগরণের[7] এবং ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর হিন্দু নবজাগরণের[8][9] অন্যতম পুরোধাব্যক্তিত্ব। তাঁর শিষ্যসমাজে, এমনকি তাঁর আধুনিক ভক্তসমাজেও তিনি ঈশ্বরের অবতাররূপে পূজিত হন।[10]", "question_text": "ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের আসল নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "গদাধর চট্টোপাধ্যায়", "start_byte": 195, "limit_byte": 250}]} {"id": "2029563870871915760-1", "language": "bengali", "document_title": "হার্বার্ট সাটক্লিফ", "passage_text": "গ্যাবলগেটের সামারব্রিজে হার্বার্ট সাটক্লিফের জন্ম হয়। উইলি ও জেন সাটক্লিফ তাঁর বাবা-মা। তাঁদের তিন পুত্র সন্তানের মধ্যে সাটক্লিফ ছিলেন দ্বিতীয়। অন্য দুই ভাই হচ্ছেন আর্থার ও বব। উইলি সাটক্লিফ ড্যাক্রে ব্যাংকের কাছে এক কড়াতকলে কাজ করতেন। তিনি ক্লাব ক্রিকেটার ছিলেন।[2]", "question_text": "ইংরেজ টেস্ট ক্রিকেটার জর্জ হার্বার্ট হার্স্টের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "উইলি", "start_byte": 153, "limit_byte": 165}]} {"id": "3543518071987634647-1", "language": "bengali", "document_title": "যুবাইর ইবনুল আওয়াম", "passage_text": "জুবাইর ইবনুল আওয়ামের মূল নাম জুবাইর এবং ডাক নাম আবু আবদিল্লাহ। তার উপাধি ছিল হাওয়ারিয়্যু রাসূলিল্লাহ। যুবাইর হিজরতের ২৮ বছর পুর্বে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আওয়াম এবং মাতার নাম সাফিয়্যা বিনতে আবদুল মুত্তালিব। তার মা ছিলেন মুহাম্মদের (সা) আপন ফুফু। সেই সুত্রে যুবাইর হলেন নবী মুহাম্মদের (সা) ফুফাতো ভাই। অন্যদিকে আবু বকর সিদ্দিকের মেয়ে আসমাকে (রাঃ) বিয়ে করার জন্য মুহাম্মদ (সা:) ছিলেন তার ভায়রা। অর্থাৎ আসমা (রাঃ) হলেন আয়িশা (রাঃ)-এর বোন। শৈশব থেকেই তিনি কঠোর জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন। যুবাইরের মা চাইতেন তার সন্তান যেন ছোট থেকেই দুঃসাহসী ও আত্মপ্রত্যয়ী মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ছোটবেলায় যুবাইর কুস্তি খেলতেন।", "question_text": "ইসলামের রাসুল মুহাম্মাদ-এর সাহাবী জুবাইর ইবনুল আওয়ামের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আওয়াম", "start_byte": 440, "limit_byte": 458}]} {"id": "5902778914663329253-2", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি", "passage_text": "৪ বছর পর পর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে। একজন রাষ্ট্রপতি কেবল মাত্র দুইবার পূর্ণ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হতে পারেন। এছাড়া কোনো কারণে রাষ্ট্রপতির পদ খালি হলে সেই দায়িত্ব যিনি গ্রহণ করবেন, তিনি এই মেয়াদের ২ বছর এবং পরে সর্বোচ্চ ২ মেয়াদের জন্য, এভাবে সর্বমোট ১০ বছর ক্ষমতায় থাকতে পারেন।", "question_text": "কত বছর অন্তর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয় ?", "answers": [{"text": "৪", "start_byte": 0, "limit_byte": 3}]} {"id": "-7065844775550112535-3", "language": "bengali", "document_title": "অপটিক্যাল ফাইবার", "passage_text": "যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে অপটিক্যাল কনসেপ্ট প্রথম আবিস্কার করেন ফরাসি বিজ্ঞানী Claude Chappe কর্তৃক ১৭৯০ সালে আবিস্কৃত অপটিক্যাল টেলিগ্রাফ। এই পদ্ধতিতে মনুষ্য অপারেটর এক টাওয়ার থেকে অন্য টাওয়ারে বার্তা পাঠাতো। কিন্তু পরে ইলেক্ট্রিক টেলিগ্রাফ আসায় এই পদ্ধতি অকেজো হয়ে যায়। পরবর্তীতে আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল ১৮৮০ সালে অপটিক্যাল টেলিফোন সিস্টেম আবিস্কার করেন যা ফটোফোন হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিল। তিনি বাতাসে আলোক সিগণ্যাল পাঠানোর চিন্তা-ভাবনা করেছিলেন কিন্তু আবহাওয়া আলোকে যথার্থভাবে ট্রান্সমিট করতে পারতো না। ফলে তাঁর এই উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়। \nবর্তমান ফাইবারে যে আলোর পূর্ণ আভ্যন্তরীন প্রতিফলন হয়, তা আবিস্কার করেন সুইস পদার্থবিদ Daniel Collodon ও ফরাসি পদার্থবিদ Jacones Babinet ১৮৪০ সালে। এই ধারণা নিয়ে ১৯২০ সালে Henrich Lamm এবং Munich নামের এক ছাত্র টেলিভিশনের ইমেজ বা ছবি স্বচ্ছ কাঁচদণ্ডের মধ্য দিয়ে পাঠাতে সমর্থ হন। কিন্তু তাদের আবিস্কৃত ইমেজ কোয়ালিটি খুব একটা ভাল ছিল না। \nএতদিন পর্যন্ত যেভাবে ট্রান্সমিশন করা হতো, তার সবই ছিল আনক্লাডিং। সেই কারণে বেশিরভাগ আলো চারদিকে ছড়িয়ে পড়ায় সিগণ্যাল দূর্বল হতো। পরবর্তিতে আমেরিকান পদার্থবিদ Brian O'Brien সর্বপ্রথম ক্লাডিং অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহারে সমর্থ হন। ", "question_text": "অপটিক্যাল ফাইবার প্রথম কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "Claude Chappe", "start_byte": 211, "limit_byte": 224}]} {"id": "-1617387365380147294-17", "language": "bengali", "document_title": "আফগানিস্তান", "passage_text": "\n\nআফগানিস্তান প্রশাসনিকভাবে ৩৪টি প্রদেশ বা ওয়েলায়েত-এ বিভক্ত। প্রতি প্রদেশের নিজস্ব রাজধানী আছে। প্রদেশগুলি আবার জেলায় বিভক্ত। একেকটি জেলা সাধারণত একটি করে শহর ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চল নিয়ে গঠিত।", "question_text": "বর্তমানে আফগানিস্তান কয়টি প্রদেশে বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "৩৪", "start_byte": 76, "limit_byte": 82}]} {"id": "5564895155648684698-3", "language": "bengali", "document_title": "টেথিস সাগর", "passage_text": "১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে অস্ট্রীয় পুরাজীববিদ্‌ মেলখিওর নয়মাইর (Melchior Neumayr) মেসোজোয়িক যুগের সামুদ্রিক পলিস্তর ও তাদের বিন্যাস পরীক্ষা করতে গিয়ে প্রথম ৎসেন্ট্রালেস মিটলমেয়ার (Zentrales Mittelmeer) বা কেন্দ্রীয় ভূমধ্যসাগরের ধারণার পত্তন করেন ও বলেন এই সাগর যদিও খুব চওড়া ছিল না, কিন্তু জুরাসিক যুগে সম্ভবত তা পূর্বপশ্চিমে আজকের হিমালয় পর্বতমালা থেকে সুদূর পশ্চিম গোলার্ধের ক্যারিবীয় অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।[7] তাঁকে অনুসরণ করেই ১৮৯৩ সালে এডুয়ার্ড সুয়েস তাঁর চার খণ্ডে প্রকাশিত Das Antlitz der Erde (পৃথিবীর মুখ) গ্রন্থে দেখান যে লরেশিয়া ও দক্ষিণদিকে আজকের একাধিক মহাদেশ একত্রিত হয়ে যে গন্ডোয়ানা অতিমহাদেশ গঠন করেছিল - তাদের মধ্যে একটি স্থলবেষ্টিত সাগরের অস্তিত্ব ছিল। এর একদা অস্তিত্বের সপক্ষে প্রমাণ হিসেবে তিনি এই গ্রন্থে আফ্রিকা ও আল্পস পর্বতে প্রাপ্ত বিভিন্ন জীবাশ্মের তালিকা পেশ করেন।[5][8]", "question_text": "টেথিস সাগর কোন গোলার্ধে অবস্থিত ছিল ?", "answers": [{"text": "পশ্চিম গোলার্ধে", "start_byte": 904, "limit_byte": 947}]} {"id": "-3135089447072116032-3", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের ভূগোল", "passage_text": "গঙ্গা ভারতের দীর্ঘতম নদী। এই নদী উত্তর ভারতে গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চলের স্রষ্টা। গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র অববাহিকা সমগ্র উত্তর, পূর্ব ও মধ্য ভারত অধিকার করে আছে। অন্যদিকে দাক্ষিণাত্য মালভূমি অধিকার করে আছে ভারতের সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল। ভারতের পশ্চিম সীমান্তে দেখা যায় থর মরুভূমি। এই মরুভূমি বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম মরুভূমি।", "question_text": "ভারতবর্ষের দীর্ঘতম নদীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "গঙ্গা", "start_byte": 0, "limit_byte": 15}]} {"id": "-5504287004123138947-0", "language": "bengali", "document_title": "ফিলিস্তিন", "passage_text": "ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন [i] (Arabic: فلسطين‎, ফিলাস্‌ত্বীন্‌),[15])[16] সরকারিভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র (Arabic: دولة فلسطين‎, দাউলাৎ ফিলাস্‌ত্বীন্‌)[6] ১৫ নভেম্বর ১৯৮৮ সালে আলজিয়ার্স শহরে নির্বাসনে ঘোষিত একটি রাষ্ট্র, যেখানে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অরগানাইজেশন (পিএলও) ও প্যালেস্টাইন জাতীয় পরিষদ (পিএনসি) একপাক্ষিক ভাবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিল । ১৯৮৮ ঘোষণার সময়ে কোনো অঞ্চলেই পিএলওর নিয়ন্ত্রণ ছিল না,[17] যদিও তারা যে অঞ্চলগুলি দাবি করেছিল আন্তর্জাতিকভাবে সেইগুলি ইজরায়েলের দখলে ছিল। [18] আরবরা দাবি করেছি, ১৯৪৭ সালে জাতি সংঘ দ্বারা প্রস্তাবিত ফিলিস্তিন বিভাগ যেভাবে প্রস্তাবিত হয়েছিল, যেখানে ফিলিস্তিন ভূখন্ড (গাজা ভূখন্ড ও ওয়েস্ট ব্যাংক) ছাড়াও ইসরায়েল শাসনাধিন অঞ্চলও ছিল এবং জেরুজালেমকে ঘোষিত রাষ্টের রাজধানী আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। [ii][4][16]", "question_text": "ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইনের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "জেরুজালেম", "start_byte": 1782, "limit_byte": 1809}]} {"id": "-6135715729553684894-1", "language": "bengali", "document_title": "তারেক মাসুদ", "passage_text": "তার পরিচালিত প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র সোনার বেড়ি (১৯৮৫) এবং সর্বশেষ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র রানওয়ে মুক্তি পায় ২০১০ সালে। চলচ্চিত্রে তার অবদানের জন্য ২০১২ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদকে ভূষিত করে।[6][7] ২০১৩ সালে নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের এশিয়ান/প্যাসিফিক/আমেরিকান ইন্সটিটিউট এবং দক্ষিণ এশিয়া সলিডারিটি ইনিশিয়েটিভ তার চলচ্চিত্রের প্রথম উত্তর আমেরিকান 'ফিরে দেখা' অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।[8]", "question_text": "আবু তারেক মাসুদের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "সোনার বেড়ি", "start_byte": 119, "limit_byte": 150}]} {"id": "-4848989965812417751-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের রাষ্ট্রপতিদের তালিকা", "passage_text": "\nভারতের রাষ্ট্রপতি হলেন ভারতের প্রথম শ্রেণীর নাগরিক এবং রাষ্ট্র প্রধান। রাষ্ট্রপতি পদ ছাড়াও তিনি ভারতের আইনবিভাগ, শাসনবিভাগ ও বিচারবিভাগের সকল শাখার আনুষ্ঠানিক প্রধান এবং ভারতের সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক।[1]", "question_text": "ভারতবর্ষের বর্তমান সর্বাধিনায়ক কে ?", "answers": [{"text": "ভারতের রাষ্ট্রপতি", "start_byte": 1, "limit_byte": 50}]} {"id": "-4404407366905586469-27", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "তুরস্কের জনসংখ্যা প্রায় সাত কোটি ১৫ লাখ।[68] দেশটির জন্মহার গড়ে ১ দশমিক ৩১।[69] প্রতি বর্গকিলোমিটারে এর জনসংখ্যা ৯২ জন। এর মধ্যে শহরে বসবাস করে ৭০ দশমিক ৫ জন। ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী লোক রয়েছে ৬৬ দশমিক ৫ শতাংশ। শূন্য থেকে ১৪ বছরে বয়সী লোকের সংখ্যা ২৬ দশমিক ৪ শতাংশ। ৬৫ বছরের বেশি বয়সী লোকের সংখ্যা ৭ দশমিক ১ শতাংশ।[70] সিআইএ ফ্যাক্টবুক অনুসারে তুর্কি পুরুষের গড় আয়ু ৭০ দশমিক ৬৭ বছর ও মহিলাদের গড় আয়ু ৭৫ দশমিক ৭৩ বছর। মোট জনসংখ্যার গড় আয়ু ৭৩ দশমিক ১৪ বছর। ৬ থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের জন্য শিক্ষা বাধ্যতামূলক ও অবৈতনিক। শিক্ষার হার পুরুষের ৯৫ দশমিক ৩ শতাংশ ও নারীদের ৭৯ দশমিক ৬ শতাংশ। গড় শিক্ষার হার ৮৭ দশমিক ৪ শতাংশ।[71] তুর্কি সংবিধানের ৬৬ নম্বর আর্টিক্যাল অনুসারে, ‘তুরস্কের নাগরিকত্ব যাদের আছে তারাই তুর্কি বলে পরিচিত।[72]", "question_text": "তুরস্কের বর্তমান জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় সাত কোটি ১৫ লাখ", "start_byte": 50, "limit_byte": 108}]} {"id": "7404471309065032449-1", "language": "bengali", "document_title": "রিচার্ড ক্যাসি, ব্যারন ক্যাসি", "passage_text": "ক্যাসি ব্রিসবেন, কুইন্সল্যান্ড জন্মগ্রহণ করেন, তখন তাঁর নাম রিচার্ড গেভিন গার্ডিনার ক্যাসি ছিল, কিন্তু তিনি পরবর্তীতে \"গেভিন\" বাদ দেন। \nতাঁর পিতার নাম রিচার্ড গার্ডিনার ক্যাসি একজন অনুরাগী ধনী ব্যক্তি এবং আইরিশ বংশদ্ভুত কুইন্সল্যান্ড আইনসভার সদস্য ছিলেন। \nতাঁর মা, ইভলিন, অন্য আরেক ধনী অনুরাগী ব্যক্তি জর্জ হ্যারিসের কন্যা তিনিও কুইন্সল্যান্ড লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের সদস্যছিলেন। \nতাঁর পিতা ১৮৯৩ সালে  তাঁর পরিবারকে মেলবোর্নে নিয়ে আসেন এবং একজন সমৃদ্ধ কোম্পানির পরিচালক নিযুক্ত হন। ", "question_text": "রিচার্ড গেভিন গার্ডিনার ক্যাসির বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "রিচার্ড গার্ডিনার ক্যাসি", "start_byte": 398, "limit_byte": 466}]} {"id": "8973942273852113701-1", "language": "bengali", "document_title": "নেলসন ম্যান্ডেলা", "passage_text": "ম্যান্ডেলা ব্রিটিশ দক্ষিণ আফ্রিকার এমভেজোর এক অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ফোর্ট হেয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ও উইটওয়াটারস্র্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে পড়াশুনা করেন এবং জোহানেসবার্গে আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সেখানে তিনি উপনিবেশ-বিরোধী কার্যক্রম ও আফ্রিকান জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং ১৯৪৩ সালে আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসে যোগ দেন ও ১৯৪৪ সালে ইয়ুথ লিগ প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তিনি সশস্ত্র সংগঠন উমখন্তো উই সিযওয়ের নেতা হিসাবে বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী সরকার গ্রেপ্তার করে ও অন্তর্ঘাতসহ নানা অপরাধের দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়। ম্যান্ডেলা ২৭ বছর কারাবাস করেন। এর অধিকাংশ সময়ই তিনি ছিলেন রবেন দ্বীপে। ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দের ১১ ফেব্রুয়ারি তিনি কারামুক্ত হন। এর পর তিনি তাঁর দলের হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় অংশ নেন। এর ফলশ্রুতিতে দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদের অবসান ঘটে এবং সব বর্ণের মানুষের অংশগ্রহণে ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "নেলসন রোলিহ্লাহ্লা ম্যান্ডেলা কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেন ?", "answers": [{"text": "ফোর্ট হেয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ও উইটওয়াটারস্র্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে", "start_byte": 224, "limit_byte": 409}]} {"id": "-2964505282317271962-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় বিমানবাহিনী", "passage_text": "১৯৩২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্যের সহায়ক বিমানবাহিনীরূপে ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের প্রতিষ্ঠা। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সেবার স্বীকৃতি স্বরূপ বাহিনীর নামের সঙ্গে রয়্যাল উপসর্গটি যুক্ত হয়। ১৯৪৭ সালে যুক্তরাজ্যের অধীনতাপাশ থেকে মুক্ত হওয়ার পর রয়্যাল ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্স ভারতীয় সংঘের অধীনস্থ হয়। ১৯৫০ সালে ভারত প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র ঘোষিত হলে রয়্যাল উপসর্গটি বর্জন করা হয়। স্বাধীনতার পর ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রতিবেশী পাকিস্তানের সঙ্গে চারটি ও চীনের সঙ্গে একটি যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। এছাড়া যে অভিযানগুলিতে বায়ুসেনা অংশগ্রহণ করেছে সেগুলি হল গোয়া আক্রমণ, অপারেশন মেঘদূত ও অপারেশন ক্যাকটাস।", "question_text": "ভারতীয় বিমানবাহিনী কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৩২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর", "start_byte": 0, "limit_byte": 63}]} {"id": "8549263791118431848-0", "language": "bengali", "document_title": "বেঙ্গালুরু", "passage_text": "বেঙ্গালুরু ; (কন্নড়: ಬೆಂಗಳೂರು বেঙ্গাল্ড়ূরু আ-ধ্ব-ব: ['beŋgəɭuːru]) বা পূর্বতন বাঙ্গালোর ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের রাজধানী। এই শহরকে \"ভারতের সিলিকন ভ্যালি\" বলা হয়ে থাকে।", "question_text": "ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "বেঙ্গালুরু", "start_byte": 0, "limit_byte": 30}]} {"id": "7129642471114507188-3", "language": "bengali", "document_title": "ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর", "passage_text": "\nঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮২০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ সেপ্টেম্বর (বাংলা ১২২৭ বঙ্গাব্দের ১২ আশ্বিন, মঙ্গলবার) বর্তমান পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[4] বীরসিংহ সেই সময় অধুনা পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ঈশ্বরচন্দ্রের পিতামহ রামজয় তর্কভূষণ ছিলেন সুপণ্ডিত ও বলিষ্ঠ দৃঢ়চেতা পুরুষ। ইনিই ঈশ্বরচন্দ্রের নামকরণ করেছিলেন। ঈশ্বরচন্দ্রের পিতা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতায় চাকুরি করতেন। পরিবার নিয়ে শহরে বাস করা তাঁর সাধ্যের অতীত ছিল। সেই কারণে বালক ঈশ্বরচন্দ্র গ্রামেই মা ভগবতী দেবী ও ঠাকুরমার সঙ্গে বাস করতেন।", "question_text": "ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮২০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ সেপ্টেম্বর", "start_byte": 66, "limit_byte": 156}]} {"id": "1237030393921635621-14", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "নিচে বিভিন্ন বর্ণ মডেল অনুসারে ভারতীয় পতাকার সম্ভাব্য রংগুলির বর্ণনা দেওয়া হল। গেরুয়া, সাদা, সবুজ ও নীল – এই চারটি রং পতাকায় ব্যবহৃত হয়েছে। এটিকে সিএমওয়াইকে বর্ণ মডেল; ডাই রং ও প্যান্টন সমসংখ্যা অনুযায়ী এইচটিএমএল আরজিবি ওয়েব রং (হেক্সাডেসিম্যাল নোটেশন) অনুযায়ী বিভক্ত করা হল।[4]", "question_text": "কুয়েতের জাতীয় পতাকায় মোট কতগুলি রঙের ব্যবহার আছে ?", "answers": [{"text": "চারটি", "start_byte": 294, "limit_byte": 309}]} {"id": "-512204381188913557-2", "language": "bengali", "document_title": "জনসংখ্যা জিনতত্ত্ব", "passage_text": "আধুনিক বিবর্তনীয় সংশ্লেষণের বিকাশে একটি অনন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান স্বরূপ কাজ করেছে জনসংখ্যা জিনতত্ত্ব।রোনাল্ড ফিশার, সিওয়াল রাইট, জে বি এস হালডেন এর ধারণার প্রবক্তা। ঐতিহাসিকভাবে দেখলে এটি পরিমানগত জিনতত্ত্ব এবং উচ্চতর গণিতের সাথে সম্পর্কিত হলেও, আধুনিককালে তত্ত্বীয়ভাবে, পরীক্ষাগারে এবং মাঠপর্যায়ে জনসংখ্যা জিনতত্ত্ব নিয়ে কাজ হচ্ছে। জনসংখ্যা জিনতত্বের কাঠামো পরিসংখ্যানের দিক দিয়ে ডিএনএ সিকুয়েন্স ডাটা এবং ধারণা প্রমান/ বাতিলে ব্যবহার হয়। [2]", "question_text": "জিনেটিক্স শব্দটির উদ্ভাবক কে ?", "answers": [{"text": "রোনাল্ড ফিশার, সিওয়াল রাইট, জে বি এস হালডেন", "start_byte": 287, "limit_byte": 401}]} {"id": "3931234730809126943-0", "language": "bengali", "document_title": "হায়দ্রাবাদ মেট্রো", "passage_text": "হায়দ্রাবাদ মেট্রো (Telugu: హైదరాబాద్ మెట్రొ రైలు) হল একটি দ্রুত গনপরিবহন ব্যবস্থা। এটি ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজধানী ও প্রধান শহর হায়দ্রাবাদের জন্য দ্রুতগতির রেল পরিষেবা প্রদান করে। [5] এটা সম্পূর্ণরূপে সরকারি-বেসরকারী অংশীদারিত্ব (পিপিপি)-এর ভিত্তিতে বাস্তবায়িত হচ্ছে,[6] যেখানে রাজ্য সরকার স্বল্প অংশিদারীত্বে অংশগ্রহন করেছে। [7] মীয়াপুর থেকে নাগোলে পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথে মোট ২৪ টি স্টেশনের উদ্বোধন করেন ২৮ নভেম্বর ২০১৭ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। [8][9] ভারতের মধ্যে প্রথম কোন দ্রুত গনপরিবহনের জন্য মেট্রো পরিষেবা একই সঙ্গে ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ পথে যাত্রা শুরু করে।[10][11] এটি নির্মানের জন্য ₹১৮,৮০০ কোটি টাকা (মার্কিন $২.৭ বিলিয়ন) ব্যয় করা হয়। ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত প্রায় ৮০,০০০ যাত্রী প্রতিদিন হায়দ্রাবাদ মেট্রো ব্যবহার করে [2]। সকাল এবং সন্ধ্যা ঘন্টার সময় ট্রেনগুলি মোটামুটি ভিড় হয়, যখন কর্মীরা কর্মক্ষেত্রে যায় এবং কর্মক্ষেত্র থেকে ফিরে আসে। [12] ৭ মে ২০১৮ থেকে হায়দ্রাবাদ মেট্রোর সমস্ত ট্রেনে একটি কোচ শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য সংরক্ষন করা হয়েছে।[13]", "question_text": "হায়দ্রাবাদ মেট্রোর উদ্বোধন কে করেন ?", "answers": [{"text": "নরেন্দ্র মোদী", "start_byte": 1236, "limit_byte": 1273}]} {"id": "5812407868664065198-0", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বজনীন অবস্থান-নির্ণায়ক ব্যবস্থা", "passage_text": "বিশ্বজনীন অবস্থান-নির্ণায়ক ব্যবস্থা, যাকে মূল ইংরেজিতে Global Positioning System (গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম) ও সংক্ষেপে GPS (জিপিএস) নামে ডাকা হয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে উদ্ভাবিত একটি প্রযুক্তি।[1] প্রথম দিকে এর প্রয়োগ ছিল পুরোপুরি সামরিক। পরে জনসাধারণের নিমিত্তে এর ব্যবহার উন্মুক্ত করা হয়। এটি একটি কৃত্রিম উপগ্রহভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা। যেকোন আবহাওয়াতে পৃথিবী যেকোনো চলমান অবস্থান আর সময়ের তথ্য সরবরাহ করাটা এর মূল কাজ। জিপিএস এক ধরনের একমুখী ব্যবস্থা কারণ ব্যবহারকারীগণ উপগ্রহ প্রেরিত সঙ্কেত শুধুমাত্র গ্রহণ করতে পারে।\n\n", "question_text": "বিশ্বজনীন অবস্থান-নির্ণায়ক ব্যবস্থা প্রথম কবে চালু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে", "start_byte": 486, "limit_byte": 550}]} {"id": "-7494701536369664029-4", "language": "bengali", "document_title": "মিশেল ফুকো", "passage_text": "ফুকো ১৯৫০ সালে তার agrégation সম্পন্ন করেন। École Normale-তে কিছু সময়ের জন্য কাজ করার পর তিনি লিলে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি পদ পেয়ে যান। এখানে ১৯৫৩ থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত দর্শনের প্রভাষকের পদে চাকরি করেন। ১৯৫৪ সালে তার প্রথম বই প্রকাশিত হয় যার নাম ছিল Maladie mentale et personnalité। পরবর্তিতে তিনি এই বইটি লিখেননি বলে দাবী করেছিলেন। ফুকো তখন বেশ বুঝতে পারছিলেন যে, শিক্ষকতা তার দ্বারা হবেনা। এই চিন্তা থেকেই ফ্রান্স থেকে দীর্ঘকালের জন্য স্বেচ্ছা নির্বাসনে চলে যান। ১৯৫৪ সালে তিনি সুইডেনের উপশালা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্রান্সের একজন সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি হিসেবে কাজ শুরু করেন। তার জন্য এই কাজের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন তার অন্যতম বন্ধু ও আধ্যাত্মিক প্রশিক্ষক Georges Dumézil। ১৯৫৮ সালে উপশালা ছেড়ে কিছু সময়ের জন্য তিনি পোল্যান্ডের ওয়ারশ বিশ্ববিদ্যালয় ও জার্মানির হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করেন।", "question_text": "মিশেল ফুকো রচিত প্রথম গ্রন্থটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "Maladie mentale et personnalité", "start_byte": 620, "limit_byte": 652}]} {"id": "2055139326411802416-1", "language": "bengali", "document_title": "মহাস্থানগড়", "passage_text": "প্রাচীর বেষ্টিত এই নগরীরভেতর রয়েছে বিভিন্ন আমলের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত এ স্থান পরাক্রমশালী মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন শাসকবর্গের প্রাদেশিক রাজধানী ও পরবর্তীকালে হিন্দু সামন্ত রাজাদের রাজধানী ছিল। তৃতীয় খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে পঞ্চদশ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত অসংখ্য হিন্দু রাজা ও অন্যান্য ধর্মের রাজারা রাজত্ব করেন।মহাস্থানগড়ের অবস্থান বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ।[3] বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১৩ কি.মি. উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে গেলেএই শহরের ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়৷।", "question_text": "মহাস্থানগড় বাংলাদেশের কোন জেলায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "বগুড়া", "start_byte": 962, "limit_byte": 980}]} {"id": "9180741355773022793-4", "language": "bengali", "document_title": "অ্যানড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম)", "passage_text": "অ্যানড্রয়েড ইনকর্পোরেট প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ২০০৩ সালের অক্টোবরে পালো আল্টো, ক্যালিফোর্নিয়ায়, প্রতিষ্ঠাতা অ্যান্ডি রুবিন (ডেন্জারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা)[22], রিচ মাইনার(ওয়াইল্ডফায়ার কমউনিকেশনস, ইনকর্পোরেটেডের সহ প্রতিষ্ঠাতা)[23], নিক সিয়ারস (টি-মোবাইলের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট)[24] নিক সিয়ারস (টি-মোবাইলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট)এবং ক্রিস হোয়াইট (ওয়েবটিভি’র ডিজাইন এবং ইন্টারফেস প্রধান)[25]। যেহেতু তারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত ছিলেন তাই অ্যানড্রয়েডের কার্যক্রম চলতো অনেকটা গোপনে। প্রতিষ্ঠান থেকে এটা বলা হত যে তারা শুধু মোবাইলের একটি সফটওয়্যারের উপর কাজ করছেন। কোম্পানির প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিলো ডিজিটাল ক্যামেরার জন্য একটি উন্নত মানের অপারেটিং সিস্টেম তৈরী করা। যদিও পরে তারা বুঝতে পারেন ডিভাইসটির বাজার তত বড় নয়। তাই কোম্পানিটি মনোযোগ দেয় স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেম তৈরীর উপর। উদ্দেশ্য ছিলো এটি সিমবিয়ান এবং মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ মোবাইল মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমগুলোর সাথে পাল্লা দেবে।[26] অ্যানড্রয়েড ইনকর্পোরেটেড লুকিয়ে পরিচালনা করা হত, কিন্তু সবাইকে বলতো তারা মোবাইল সফটওয়্যারের উপর কাজ করছে।[27] একই বছরে রুবিনের টাকা ফুরিয়ে যায়। স্টিভ পার্লম্যান, রুবিনের কাছের বন্ধু, তার জন্য ১০,০০০ ডলার নগদ একটি খামে রেখে দেয় এবং কোম্পানির ঝুঁকি নিতে অস্বীকার করে।[27][28]", "question_text": "আইওএস মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমটি কবে চালু হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৩ সালে", "start_byte": 118, "limit_byte": 143}]} {"id": "3364725891006560143-1", "language": "bengali", "document_title": "শ্রীনিবাস রামানুজন", "passage_text": "রামানুজন ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর প্রাচীন ভারতের মাদ্রাজ প্রদেশের তাঞ্জোর জেলার ইরেভদ শহরের এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা কে শ্রীনিবাস ইয়েঙ্গার ছিলেন শহরের একটি কাপড়ের দোকানের হিসাব রক্ষক। তাঁর মা কোমালাটাম্মাল একজন গৃহিনী ছিলেন এবং একটি স্থানীয় মন্দিরে গান গাইতেন। তিনি ছিলেন তীক্ষ্ম বুদ্ধিসম্পন্ন মহিলা। প্রচলিত আছে যে, রামানুজনের মায়ের বিয়ের পর বেশ কয়েকবছর কোন সন্তান না হওয়ায়, রামানুজনের মাতামহ নামাক্কল শহরের বিখ্যাত নামগিরি দেবীর নিকট নিজ কন্যা সন্তানের জন্য প্রার্থনা করেন। এরপরই জ্যেষ্ঠ সন্তান রামানুজন জন্মগ্রহণ করেন।", "question_text": "শ্রীনিবাস রামানুজনের বাবার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "কে শ্রীনিবাস ইয়েঙ্গার", "start_byte": 411, "limit_byte": 473}]} {"id": "-9074820732379768553-2", "language": "bengali", "document_title": "ইসলাম", "passage_text": "ইসলাম শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م শব্দটি হতে; যার দু'টি অর্থঃ ১. শান্তি ২. আত্মসমর্পণ করা। সংক্ষেপে, ইসলাম হলো শান্তি (প্রতিষ্ঠা)'র উদ্দেশ্যে এক ও অদ্বিতীয় ঈশ্বর (আল্লাহ)-এর কাছে আত্মসমর্পণ করা।", "question_text": "ইসলাম শব্দটির উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে হয়েছে ?", "answers": [{"text": "আরবি س-ل-م", "start_byte": 51, "limit_byte": 72}]} {"id": "-6063712968292896925-0", "language": "bengali", "document_title": "জে কে রাউলিং", "passage_text": "\nজোয়ানে \"জো\" রাউলিং ওবিই (জন্ম: জুলাই ৩১ ১৯৬৫[1]) একজন সফলতম ইংরেজ কল্পকাহিনী লেখিকা যিনি জে. কে. রাউলিং ছদ্ম নামে লেখালেখি করেন।[2] রাউলিং জনপ্রিয় কল্পকাহিনী হ্যারি পটার সিরিজের রচয়িতা, যা তাঁকে বিশ্বজুড়ে সম্মান ও জনপ্রিয়তা এনে দিয়েছে। এ সাহিত্য কর্মের জন্য তিনি একাধিক পুরস্কার জিতেছেন। সারা বিশ্বে হ্যারি পটার সিরিজের ৪০০ মিলিয়নেরও অধিক কপি বিক্রি হয়েছে।[3][4]", "question_text": "জে কে রাউলিং কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "জুলাই ৩১ ১৯৬৫", "start_byte": 80, "limit_byte": 115}]} {"id": "-8707413810832587133-1", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ সবচেয়ে বেশিসংখ্যক বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি পদক লাভ করেছেন।[5][6] এছাড়াও, এটি বাংলাদেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এশিয়াউইকের পক্ষ থেকে শীর্ষ ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা করে নেয়।[7] এটি এশিয়ার সেরা ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৬৪তম।[8] এখানে প্রায় ৩৮,০০০ ছাত্র-ছাত্রী এবং ১,৮০৫ জন শিক্ষক রয়েছে৷[1][2]", "question_text": "বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "৩৮,০০০", "start_byte": 774, "limit_byte": 790}]} {"id": "2621075574423715537-14", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "নিচে বিভিন্ন বর্ণ মডেল অনুসারে ভারতীয় পতাকার সম্ভাব্য রংগুলির বর্ণনা দেওয়া হল। গেরুয়া, সাদা, সবুজ ও নীল – এই চারটি রং পতাকায় ব্যবহৃত হয়েছে। এটিকে সিএমওয়াইকে বর্ণ মডেল; ডাই রং ও প্যান্টন সমসংখ্যা অনুযায়ী এইচটিএমএল আরজিবি ওয়েব রং (হেক্সাডেসিম্যাল নোটেশন) অনুযায়ী বিভক্ত করা হল।[4]", "question_text": "ভারতের জাতীয় পতাকায় মোট কয়টি রঙের ব্যবহার আছে ?", "answers": [{"text": "চার", "start_byte": 294, "limit_byte": 303}]} {"id": "-3385921915367932550-0", "language": "bengali", "document_title": "ইউরি গ্যাগারিন", "passage_text": "ইউরি আলেক্সেইভিচ্ গাগারিন (Russian: Юрий Алексеевич Гагарин,[1] ৯ মার্চ ১৯৩৪ – ২৭ মার্চ ১৯৬৮) একজন সোভিয়েত বৈমানিক এবং নভোচারী। তিনি সর্বপ্রথম ব্যক্তি যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন, তিনি ভস্টক নভোযানে করে ১৯৬১ সালের ১২ই এপ্রিল, পৃথিবীর কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করেন।", "question_text": "ইউরি আলেক্সেইভিচ্ গাগারিন কত বছর বয়সে মহাকাশ ভ্রমণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৬১ সালের ১২ই এপ্রিল", "start_byte": 486, "limit_byte": 543}]} {"id": "-7149895242815117266-12", "language": "bengali", "document_title": "জওহরলাল নেহ্‌রু", "passage_text": "১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ সালে নেহেরু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার শাসনামলে ভারতে ব্যাপক শিল্পায়ন হয়। এই সময়ে একটি ভারত-পাকিস্তান ও চীন-ভারত যুদ্ধ যুদ্ধ সংগঠিত হয়। ভারত-পাকিস্তানের শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনের উদ্দেশ্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নেহেরু ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খান নেহেরু-লিয়াকত চুক্তি করেন। ২৭ মে, ১৯৬৪ পর্যন্ত তিনি ভারতে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।", "question_text": "কত সালে পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৪৭", "start_byte": 24, "limit_byte": 36}]} {"id": "-7702542634044527365-0", "language": "bengali", "document_title": "পাকিস্তান", "passage_text": "পাকিস্তান তথা ইসলামী প্রজাতন্ত্রী পাকিস্তান (Urdu: اسلامی جمہوریۂ پاکستان‎; ইস্‌লামী জাম্‌হূরিয়া-এ-পাকিস্তান্‌) দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থিত একটি দেশ। দেশটি দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া এবং মধ্য এশিয়ার সংযোগস্থলে অবস্থিত। পাকিস্তান ভারতীয় উপমহাদেশের অংশ। দেশটির প্রায় হাজার কিলোমিটার লম্বা সৈকতরেখা আছে। এর দক্ষিণদিকে (আরব সাগর)। পশ্চিমে রয়েছে আফগানিস্তান ও ইরান, পূর্বে ভারত, এবং উত্তর-পূর্বে চীনের তিব্বত ও শিঞ্চিয়াং এলাকাগুলো। ইসলামাবাদ পাকিস্তানের রাজধানী। করাচি দেশটির বৃহত্তম শহর।", "question_text": "পাকিস্তানের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "ইসলামাবাদ", "start_byte": 1150, "limit_byte": 1177}]} {"id": "-516483391749838818-3", "language": "bengali", "document_title": "ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর", "passage_text": "\nঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮২০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ সেপ্টেম্বর (বাংলা ১২২৭ বঙ্গাব্দের ১২ আশ্বিন, মঙ্গলবার) বর্তমান পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[4] বীরসিংহ সেই সময় অধুনা পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ঈশ্বরচন্দ্রের পিতামহ রামজয় তর্কভূষণ ছিলেন সুপণ্ডিত ও বলিষ্ঠ দৃঢ়চেতা পুরুষ। ইনিই ঈশ্বরচন্দ্রের নামকরণ করেছিলেন। ঈশ্বরচন্দ্রের পিতা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতায় চাকুরি করতেন। পরিবার নিয়ে শহরে বাস করা তাঁর সাধ্যের অতীত ছিল। সেই কারণে বালক ঈশ্বরচন্দ্র গ্রামেই মা ভগবতী দেবী ও ঠাকুরমার সঙ্গে বাস করতেন।", "question_text": "ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "বর্তমান পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে", "start_byte": 271, "limit_byte": 396}]} {"id": "-7064958051407671671-1", "language": "bengali", "document_title": "স্যার আশুতোষ সরকারি কলেজ", "passage_text": "ঐতিহ্যবাহী স্যার আশুতোষ কলেজের প্রতিষ্ঠাতা রেবতী রমণ দত্ত পিতা রসিক চন্দ্র দত্তের জ্যেষ্ঠপুত্র ছিলেন ।১৮৮৫ খৃষ্টাব্দের ২২ জুলাই বোয়ালখালী উপজেলার অন্তর্গত কানুনগোপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন । মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান ছিলেন তিনি। পিতার আয় খুব বেশি ছিল না । পিতার আয় এবং সামান্য ভূ স¤পত্তির উপর নির্ভর করে পরিবারের ব্যয় নির্বাহ হতো । ", "question_text": "স্যার আশুতোষ সরকারি কলেজ কে প্রতিষ্ঠা করেন ?", "answers": [{"text": "রেবতী রমণ দত্ত", "start_byte": 120, "limit_byte": 159}]} {"id": "-7997378948419659852-0", "language": "bengali", "document_title": "চতুরঙ্গ (চলচ্চিত্র)", "passage_text": "\nচতুরঙ্গ (ইংরেজি: Four Chapters) ভারতীয় বাঙালি চিত্র-পরিচালক সুমন মুখোপাধ্যায় পরিচালিত একটি বাংলা চলচ্চিত্র। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রসিদ্ধ উপন্যাস চতুরঙ্গ অবলম্বনে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটির মুক্তির তারিখ ২১ নভেম্বর ২০০৮। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়, কবীর সুমন, সুব্রত দত্ত ও জয় সেনগুপ্ত। সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন দেবজ্যোতি মিশ্র। প্রযোজক ক্যাম্পফায়ার ফিল্ম প্রোডাকশন।", "question_text": "সুমন মুখোপাধ্যায় পরিচালিত চতুরঙ্গ চলচ্চিত্রটি কত সালে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "২১ নভেম্বর ২০০৮", "start_byte": 527, "limit_byte": 568}]} {"id": "-5663547918238222279-2", "language": "bengali", "document_title": "সংস্কৃত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "লর্ড আমহার্স্ট অবশ্য এ স্মারকলিপিতে তেমন একটা কর্ণপাত করেন নি এবং ১৮২৪ সালের ১লা জানুয়ারি কলকাতার বউবাজার স্ট্রীটে একটি ভাড়া করা বাড়িতে সংস্কৃত কলেজ যাত্রা শুরু করে। প্রারম্ভে শুধু ব্রাহ্মণ ও বৈদ্যদের সংস্কৃত কলেজের ক্লাসে উপস্থিত থাকার অনুমতি দেওয়া হয়। ১৮২৭ সালের ১লা মে প্রথমবারের মতো ইংরেজি ক্লাস, যদিও ঐচ্ছিক ভিত্তিতে, প্রবর্তন করা হয়। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রামমাণিক্য বিদ্যালঙ্কারের মৃত্যুর পর পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৪৬ সালে সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। সচিব রসময় দত্তের অবসরগ্রহণের পর শিক্ষা পরিষদ সংস্কৃত কলেজকে কলকাতা মাদ্রাসার সম মর্যাদা দেয় এবং বিদ্যাসাগরকে প্রথম অধ্যক্ষ নিয়োগ করে।", "question_text": "উত্তর কলকাতার সংস্কৃত কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বিদ্যাসাগর", "start_byte": 1570, "limit_byte": 1600}]} {"id": "2076723308107084738-21", "language": "bengali", "document_title": "জ্যামিতি", "passage_text": "ইতিহাসের সর্বপ্রথম গুরুত্বপূর্ণ জ্যামিতিবিদ হিসেবে যার নাম পাওয়া যায়, তিনি হলেন মিলেতুসের থালেস। থালেস ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের দিকে গ্রিসে বাস করতেন। থালেসকে অনেকগুলি সরল কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ উপপাদ্যের জনক হিসেবে গণ্য করা হয়; এদের মধ্যে অন্যতম হল অর্ধবৃত্তস্থিত কোণ যে সমকোণ, তার প্রমাণ।", "question_text": "জ্যামিতির জনক কাকে বলা হয় ?", "answers": [{"text": "মিলেতুসের থালেস", "start_byte": 222, "limit_byte": 265}]} {"id": "-9060614265420841157-8", "language": "bengali", "document_title": "ইসলামে নারী", "passage_text": "ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায়, অশ্লীলতা ও ব্যভিচার নিরসনের লক্ষ্যে নারী-পুরুষ উভয়েরই তাঁদের নিজ নিজ রূপ-লাবণ্য ও সৌন্দর্যকে একে অপরের চোখ থেকে আড়ালে রাখার জন্য ইসলামে যে বিশেষ ব্যবস্থা অবলম্বন করার নির্দেশ দিয়েছে, তাকে হিজাব বা পর্দা বলা হয়।[3]}}\nইসলাম মুসলমান নারী এবং পুরুষ উভয়ের ওপর পর্দা ফরজ করে দিয়েছে। এ সম্পর্কে মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থ পবিত্র কোরআনের সূরা নূরে বলা হয়েছে, \n{{cquote|\"প্রত্যেক বিশ্বাসী পুরুষদের বল, তাঁরা যেন তাঁদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে। এবং তাঁদের লজ্জাস্থান সমূহ হেফাজত করে। এটাই তাঁদের জন্য উত্তম পন্থা। আল্লাহ তায়ালা সে বিষয়ে সম্পূর্ণ অবগত। এবং বিশ্বাসী নারীদেরকে বল, তাঁরা যেন তাঁদের দৃষ্টি অবনত রাখে। এবং তাঁদের লজ্জাস্থান সমূহের সংযত সংরক্ষণ করে এবং তাঁদের দৈহিক সৌন্দর্য ও অলংকারের প্রদর্শনী না করে। তবে, অনিবার্য ভাবে যা উন্মুক্ত থাকে (তাতে কোনো দোষ নেই)। তাঁরা যেন তাঁদের বক্ষের ওপরে চাদর ঝুলিয়ে দেয় এবং তাঁদের স্বামী, তাঁদের পিতা, শ্বশুর এবং সন্তানদের ছাড়া তাঁদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে।\"২৪:৩০-৩১[1]\nইসলামের গবেষকেরা এই আয়াত সমূহ এবং এ সংক্রান্ত হাদিসের ওপর ভিত্তি করে, নারী-পুরুষের পর্দার একটা সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এক্ষেত্রে পুরুষের জন্য বাধ্যতামূলক হল, কমপক্ষে নাভী থেকে হাটু পর্যন্ত ঢেকে রাখা। আর নারীর জন্য বাধ্যতামূলক হল, কমপক্ষে দুই হাতের কব্জী এবং মূখ মন্ডল ছাড়া পুরো শরীর ঢেকে রাখা। কিছু কিছু বিশেষজ্ঞ বলেন, তাও ঢেকে রাখতে হবে। এছাড়া পর্দার বাকি শর্তগুলো হল: পরিধেয় পোশাক ঢিলেঢালা হবে। যেন দেহের মূল কাঠামো প্রকাশ না পায়। পোশাক এত পাতলা ও স্বচ্ছ হবে না, যাতে ভেতরটা দেখা যায়। পোশাক বিপরীত লিঙ্গকে আকর্ষণ করার মত আকর্ষণীয় হবে না। পোশাকের ধরন বিপরীত লিঙ্গের মত হবে না। এবং পোশাকের ধরন অবিশ্বাসীদের মত হবে না। এই শর্তগুলো নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য একই রকম।", "question_text": "ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী নারীদের সৌন্দর্যকে আড়াল করার জন্য যে বিশেষ ব্যবস্থা অবলম্বন করা হয় তাকে কি বলে ?", "answers": [{"text": "হিজাব বা পর্দা", "start_byte": 582, "limit_byte": 620}]} {"id": "-5188691941829370140-0", "language": "bengali", "document_title": "নকশাল আন্দোলন", "passage_text": "\nনকশাল আন্দোলন একটি কমিউনিস্ট আন্দোলনের নাম। বিংশ শতাব্দীর সপ্তম দশকে পশ্চিমবঙ্গের নকশালবাড়ি থেকে শুরু হয়ে এটি ধীরে ধীরে ছত্তীসগঢ় (তদানীন্তন মধ্যপ্রদেশ) এবং অন্ধ্র প্রদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। ক্রমে এটি একটি সন্ত্রাসবাদী আন্দোলনে রূপ নিয়েছিল।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের নকশাল আন্দোলনের সূচনা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "বিংশ শতাব্দীর সপ্তম দশকে", "start_byte": 121, "limit_byte": 187}]} {"id": "-3878250892341207925-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি", "passage_text": "বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি (English: Bangladesh Military Academy - BMA)[1] বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অফিসার-ক্যাডেটদের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এটি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস-এর অধিভূক্ত। এটি চট্টগ্রাম শহরের নিকটবর্তী ভাটিয়ারী নামক স্থানে, যা দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায় অবস্থিত। ১৯৭৪ সালে পাহাড় এবং সমুদ্রবেষ্টিত অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বেষ্টিত স্থানে বিএমএ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিবছর একটি গ্রীষ্মকালীন ব্যাচ এবং একটি শীতকালীন ব্যাচ সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। মিলিটারী একাডেমিতে একজন জেন্টেলম্যান ৩ বছরের সামরিক প্রশিক্ষন গ্রহণ করে। এতে অস্ত্রবিদ্যা, ম্যাপ রিডিং, শারীরিক দক্ষতা, সামরিক কৌশল (ট্যাকটিস) এবং অন্যান্য সামরিক বিষয়ের সাথে অবশ্যই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। বর্তমানে এই একাডেমীর দায়িত্বে আছেন মেজর জেনারেল মোহাম্মদ হুমায়ন কবির।[2]", "question_text": "বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭৪ সালে", "start_byte": 757, "limit_byte": 782}]} {"id": "-6284809213106132912-16", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "রামপাল ছিলেন পাল রাজবংশের সর্বশেষ শক্তিশালী শাসক। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র কুমারপালের রাজত্বকালে অসমে একটি বিদ্রোহ মাথাচাড়া দেয়। বৈদ্যদেব এই বিদ্রোহ দমন করেন। কিন্তু কুমারপালের মৃত্যুর পর বৈদ্যদেব কার্যত একটি পৃথক রাজ্য স্থাপন করেন।[6] রামচরিতম্‌ অনুসারে, কুমারপালের পুত্র তৃতীয় গোপালকে তাঁর কাকা মদনপাল খুন করেন। মদনপালের শাসনকালে পূর্ব বাংলার বর্মণরা স্বাধীনতা ঘোষণা করে এবং ওড়িশায় পূর্ব গঙ্গদের সঙ্গে সংঘাত পুনরায় ঘনীভূত হয়। মন্দপাল গহদবলদের কাথ থেকে মুঙ্গের অধিকার করেছিলেন। কিন্তু বিজয়সেন তাঁকে পরাজিত করে দক্ষিণ ও পূর্ব বাংলা নিজের নিয়ন্ত্রণে আনেন। ১১৬২ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ গোবিন্দপাল নামে এক রাজা অধুনা গয়া জেলার ভূখণ্ডে রাজত্ব করতেন। কিন্তু পাল সম্রাটদের সনেগ তাঁর কোনও সম্পর্ক ছিল বলে সুদৃঢ় প্রমাণ পাওয়া যায় না। পাল সাম্রাজ্যের পতনের পর সেন রাজবংশ বাংলা শাসন করতে শুরু করে।[7]", "question_text": "বাংলার পালবংশের সর্বশেষ রাজা কে ?", "answers": [{"text": "মদনপাল", "start_byte": 812, "limit_byte": 830}]} {"id": "-89729718753012985-3", "language": "bengali", "document_title": "হামিদুর রহমান", "passage_text": "১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে চাকরীস্থল থেকে নিজ গ্রামে চলে আসেন। বাড়ীতে একদিন থেকে পরদিনই মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য চলে যান সিলেট জেলার শ্রীমঙ্গল থানার ধলই চা বাগানের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত ধলই বর্ডার আউটপোস্টে। তিনি ৪নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন। ১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসে হামিদুর রহমান ১ম ইস্টবেঙ্গলের সি কোম্পানির হয়ে ধলই সীমান্তের ফাঁড়ি দখল করার অভিযানে অংশ নেন। ভোর চারটায় মুক্তিবাহিনী লক্ষ্যস্থলের কাছে পৌছে অবস্থান নেয়। সামনে দু প্লাটুন ও পেছনে এক প্লাটুন সৈন্য অবস্থান নিয়ে অগ্রসর হতে থাকে শত্রু অভিমুখে। শত্রু অবস্থানের কাছাকাছি এলে একটি মাইন বিস্ফোরিত হয়। মুক্তিবাহিনী সীমান্ত ফাঁড়ির খুব কাছে পৌছে গেলেও ফাঁড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্ত হতে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর মেশিনগানের গুলিবর্ষণের জন্য আর অগ্রসর হতে পারছিলো না। অক্টোবরের ২৮ তারিখে ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও পাকিস্তান বাহিনীর ৩০এ ফ্রন্টিয়ার রেজিমেন্টের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ বাধে। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধে অংশ নেয়। মুক্তিবাহিনী পাকিস্তান বাহিনীর মেশিনগান পোস্টে গ্রেনেড হামলার সিদ্ধান্ত নেয়। গ্রেনেড ছোড়ার দায়িত্ব দেয়া হয় হামিদুর রহমানকে। তিনি পাহাড়ি খালের মধ্য দিয়ে বুকে হেঁটে গ্রেনেড নিয়ে আক্রমণ শুরু করেন। দুটি গ্রেনেড সফলভাবে মেশিনগান পোস্টে আঘাত হানে, কিন্তু তার পরপরই হামিদুর রহমান গুলিবিদ্ধ হন।[6]\nসে অবস্থাতেই তিনি মেশিনগান পোস্টে গিয়ে সেখানকার দুই জন পাকিস্তানী সৈন্যের সাথে হাতাহাতি যুদ্ধ শুরু করেন। এভাবে আক্রণের মাধ্যমে হামিদুর রহমান এক সময় মেশিনগান পোস্টকে অকার্যকর করে দিতে সক্ষম হন। এই সুযোগে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মুক্তিযোদ্ধারা বিপুল উদ্যমে এগিয়ে যান, এবং শত্রু পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে পরাস্ত করে সীমানা ফাঁড়িটি দখল করতে সমর্থ হন। কিন্তু হামিদুর রহমান বিজয়ের স্বাদ আস্বাদন করতে পারেননি, ফাঁড়ি দখলের পরে মুক্তিযোদ্ধারা শহীদ হামিদুর রহমানের লাশ উদ্ধার করে।[6] হামিদুর রহমানের মৃতদেহ সীমান্তের অল্প দূরে ভারতীয় ভূখন্ডে ত্রিপুরা রাজ্যের হাতিমেরছড়া গ্রামের স্থানীয় এক পরিবারের পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়।[7] নীচু স্থানে অবস্থিত কবরটি এক সময় পানির তলায় তলিয়ে যায়। ২০০৭ সালের ২৭শে অক্টোবর বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকার হামিদুর রহমানের দেহ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয়।[8] সেই অনুযায়ী ২০০৭ সালের ১০ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ রাইফেলসের একটি দল ত্রিপুরা সীমান্তে হামিদুর রহমানের দেহাবশেষ গ্রহণ করে, এবং যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে কুমিল্লার বিবিরহাট সীমান্ত দিয়ে শহীদের দেহাবশেষ বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয়। ১১ই ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানকে ঢাকার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে সমাহিত করা হয়।[9][10]", "question_text": "মোহাম্মদ হামিদুর রহমানের কবর স্থান কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "ঢাকার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে", "start_byte": 6255, "limit_byte": 6329}]} {"id": "-4427417180860349260-1", "language": "bengali", "document_title": "ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা", "passage_text": "হুয়ান গাম্পের নামক এক ভদ্রলোকের নেতৃত্বে ১৮৯৯ সালে একদল সুইস, ইংরেজ ও কাতালান নাগরিক দলটি প্রতিষ্ঠা করেন। ক্লাবটি কাতালান সংস্কৃতির একটি প্রতীক হয়ে দাড়িয়েছে, যার মূলমন্ত্র হল “Més que un club” (একটি ক্লাবের চেয়েও বেশি)। এছাড়া ক্লাবের একটি অফিসিয়াল থিম সঙ্গীতও রয়েছে, যার শিরোনাম কান্ত দেল বার্সা(Cant del Barça), যা জাইমা পিকাস এবং ইয়োসেপ মারিয়া এস্পিনাস কর্তৃক লিখিত।[2] ক্লাবের নির্দিষ্ট কোন মালিকানা নেই, বরং সমর্থকরাই এর মালিকানা বহন করে এবং তারাই এর পরিচালক। ফোর্বস অনুযায়ী বার্সেলোনা বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ মূল্যবান ক্লাব, যার সম্পদের পরিমাণ ৪.০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং উপার্জনের দিক থেকে এটি বিশ্বের তৃতীয় ধনী ক্লাব, যার বার্ষিক উপার্জন ৬৪৮.৩ মিলিয়ন ইউরো।[3][4] বার্সেলোনা বর্তমানে খেলোয়াড়দের সবচেয়ে বেশি বেতন দেওয়া ক্লাব।প্রতি বছর বার্সেলোনা খেলোয়াড়দের ১ কোটি পাউন্ড (১ কোটি ৩৮ লক্ষ ডলার) এর বেশি বেতন দিয়ে থাকে।[5]", "question_text": "ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৯৯", "start_byte": 114, "limit_byte": 126}]} {"id": "-183939301735595634-8", "language": "bengali", "document_title": "সালোকসংশ্লেষ", "passage_text": "1.\tউদ্ভিদ দেহে সালোকসংশ্লেষ এ উৎপন্ন গ্লুকোজ সঞ্চিত থাকে - শ্বেতসার রূপে\n2.\tসালোকসংশ্লেষ শব্দটি প্রচলন করেন - বার্নেস\n3.\tসালোকসংশ্লেষে প্রয়োজনীয় জল উদ্ভিদ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা\n4.\tপত্রাশয়ী উদ্ভিদে জল শোষণ করে - ভেলামেন বা বায়বীয় মূল দিয়ে\n5.\tসালোকসংশ্লেষে সক্ষম প্রাণী – ইউগ্লিনা , ক্রাইস্যামিবা\n6.\tসালোকসংশ্লেষে সক্ষম ব্যাকটেরিয়া - রোডোস্পাইরিলাম , রোডোসিউডোমোনাস\n7.\tসালোকসংশ্লেষণকারী অঙ্গ – পাতা , স্থান - মেসোফিল কলা , অঙ্গাণু – ক্লোরোপ্লাস্ট , একক - কোয়াণ্টাজোম\n8.\tকোয়াণ্টোজোমের উপস্থিত ক্লোরোফিলের অণুর সংখ্যা – ২৩০ টি\n9.\tসালোকসংশ্লেষে অক্ষম উদ্ভিদ - স্বর্ণলতা , সকলপ্রকার ছত্রাক\n10.\tসালোকসংশ্লেষীয় বর্ণালী - লাল ও নীল ।\n11.\tসালোকসংশ্লেষের আলোক বিক্রিয়া স্থান – ক্লোরোপ্লাস্টের গ্রাণা ।\n12.\tসালোকসংশ্লেষীয় রঞ্জক – ক্লোরোফিল ।\n13.\tসালোকসংশ্লেষের উৎপন্ন গ্লুকোজ অণুর অক্সিজেনের উৎস – CO2 ।\n14.\tউদ্ভিদের পাতার যে কোষে সালোকসংশ্লেষ হয় না – জাইলেম বাহিকা ও সীভনল ।\n15.\tএক অণু গ্লুকোজ দহনে উৎপন্ন শক্তির পরিমাণ – 686 কিলোক্যালোরি\n16.\tজীব জগৎ এর প্রাথমিক খাদ্যের উৎস – সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া ।\n17.\tযে প্রক্রিয়ায় জীবদেহের শুষ্ক ওজন বৃদ্ধি পায় তাকে বলে – উপচিতি বিপাক । যেমন – সালোকসংশ্লেষ ।\n18.\tসালোক সংশ্লেষের প্রধান উপাদান – CO2 , ক্লোরোফিল , সূর্যালোক , জল ।\n19.\tএক অণু গ্লুকোজ উৎপন্নের জন্য CO2 প্রয়োজন – 6 অণু ।\n20.\tক্লোরোপ্লাস্টে গ্রাণা থাকে – 60-80 টি ।\n21.\tপ্রত্যেকটি গ্রাণাতে একক আবরণ বেষ্টিত চ্যাপ্টা থলিকে বলে – থাইল্যাকয়েড ।\n22.\tক্লোরোফিল এর রাসায়নিক উপাদান – কার্বন , হাইড্রোজেন , অক্সিজেন , নাইট্রোজেন , ম্যাগনেসিয়াম ।\n23.\tগাছের সবুজ অংশ হলুদ হলে হয় – ক্লোরোসিস ( অভাব – লোহা , ম্যাগনেসিয়াম )\n24.\tব্যাকটেরিও ক্লোরোফিল দেখা যায় – রোডোসিউডোমোনাস , রোডোস্পাইরিলাম , ক্লোরোবিয়াম ।\n25.\t১ অণু গ্লুকোজ উৎপন্নের জন্য জলের অণু প্রয়োজন -১২ অণু ।\n26.\tসালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়াতে উপজাত পদার্থরূপে যে অক্সিজেন পাওয়া যায় তার উৎস - জল ।\n27.\tসূর্যালোকের উপস্থিতিতে জলের আয়নীকরণকে বলে – ফটোফসফোরাইলেশন ।\n28.\tসালোকসংশ্লেষ এর অন্ধকার দশাটি প্রথম পর্যবেক্ষণ করেন – ব্ল্যাকম্যান ।\n29.\tদেহজ শ্বেতসার পুনরায় গ্লুকোজে পরিণত হয় – ডায়াস্টেজ নামক উৎসেচকের প্রভাবে ।\n30.\tসালোকসংশ্লেষ এর অভ্যন্তরীণ প্রভাবক – ক্লোরোফিল , উৎসেচক , প্রোটোপ্লাজম ।\n31.\tদ্রুত সালোকসংশ্লেষণকারী উদ্ভিদ - ক্লোরেল্লা ।\n32.\tসালোকসংশ্লেষ এর জন্য বাতাসের প্রয়োজন প্রমাণ করেন - যোসেফ প্রিস্টলে ।\n33.\tযে সময় সালোকসংশ্লেষ ও শ্বসনের হার সমান হয় তাকে বলে - কমপেনসেশন পয়েন্ট বা পূর্তিবিন্দু ।\n34.->লাল আলোতে photosynthesis বেড়ে যায়।পাতার মেসোফিল কোষে photosynthesis হয়", "question_text": "উদ্ভিদদেহে সালোকসংশ্লেষ এ উৎপন্ন গ্লুকোজ সঞ্চিত থাকে কোন রূপে ?", "answers": [{"text": "শ্বেতসার", "start_byte": 152, "limit_byte": 176}]} {"id": "-8701126924018157132-3", "language": "bengali", "document_title": "ডেভিড ওয়ার্নার", "passage_text": "তাসমানিয়ার বিপক্ষে অপরাজিত ১৬৫* রান করে একদিনের সর্বোচ্চ রান করেন ব্লুজের খেলোয়াড় হিসেবে।[7] পরবর্তীতে ৫৪ বলে ৯৭ রান করে অল্পের জন্য অস্ট্রেলীয় ঘরোয়া ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়তে পারেননি।[8] ঘরোয়া ক্রিকেটে তার এ সাফল্যের প্রেক্ষিতে জানুয়ারি, ২০০৯ সালে তিনি অস্ট্রেলিয়ার টুয়েন্টি২০ দলে অন্তর্ভুক্ত হন।[9] ১১ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অভিষিক্ত হন। টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন ৪৩ বল ৮৯ রান যাতে ৭টি চার ও ৬টি ছক্কার মার ছিল।[10] ওয়ার্নার ক্রিস গেইলের শতকের চেয়ে মাত্র ১১ রান দূরে ছিলেন। অভিষেকে তার ৮৯ রান ছিল টুযেন্টি২০ আন্তর্জাতিকের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ও পঞ্চম সমতাসূচক সর্বোচ্চ স্কোর।[11]\n২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ তারিখে টি২০-তে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাত্র ২৯ বলে ৬৭ রান করেন। তার ৫০ রান আসে মাত্র ১৮ বলে। এরফলে তিনি তার নিজস্ব ১৯ বলের রেকর্ড ভঙ্গ করেন ও যুবরাজ সিংয়ের পর দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন।[12]", "question_text": "ডেভিড অ্যান্ড্রু ওয়ার্নার কবে থেকে অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "২০০৯ সালে", "start_byte": 692, "limit_byte": 717}]} {"id": "1496668376968261146-4", "language": "bengali", "document_title": "পৃথিবী", "passage_text": "গ্রহের খনিজ সম্পদ ও জৈব সম্পদ উভয়ই মানবজাতির জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য। এই গ্রহের অধিবাসীরা প্রায় ২০০টি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে সমগ্র গ্রহটিকে বিভক্ত করে বসবাস করছে। এই সকল রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক কূটনৈতিক, পর্যটন, বাণিজ্যিক ও সামরিক সম্পর্ক বিদ্যমান। মানব সংস্কৃতি গ্রহ সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণার জন্মদাতা। এই সব ধারণার মধ্যে রয়েছে পৃথিবীকে দেবতা রূপে কল্পনা, সমতল বিশ্ব কল্পনা এবং পৃথিবীকে মহাবিশ্বের কেন্দ্ররূপে কল্পনা। এছাড়া একটি সুসংহত পরিবেশ রূপে বিশ্বকে কল্পনা করার আধুনিক প্রবণতাও লক্ষিত হয়। এই ধারণাটি বর্তমানে প্রাধান্য অর্জন করেছে।", "question_text": "পৃথিবীতে বর্তমানে মোট কয়টি দেশ রয়েছে ?", "answers": [{"text": "২০০", "start_byte": 270, "limit_byte": 279}]} {"id": "-4154427151977936786-1", "language": "bengali", "document_title": "ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা", "passage_text": "হুয়ান গাম্পের নামক এক ভদ্রলোকের নেতৃত্বে ১৮৯৯ সালে একদল সুইস, ইংরেজ ও কাতালান নাগরিক দলটি প্রতিষ্ঠা করেন। ক্লাবটি কাতালান সংস্কৃতির একটি প্রতীক হয়ে দাড়িয়েছে, যার মূলমন্ত্র হল “Més que un club” (একটি ক্লাবের চেয়েও বেশি)। এছাড়া ক্লাবের একটি অফিসিয়াল থিম সঙ্গীতও রয়েছে, যার শিরোনাম কান্ত দেল বার্সা(Cant del Barça), যা জাইমা পিকাস এবং ইয়োসেপ মারিয়া এস্পিনাস কর্তৃক লিখিত।[2] ক্লাবের নির্দিষ্ট কোন মালিকানা নেই, বরং সমর্থকরাই এর মালিকানা বহন করে এবং তারাই এর পরিচালক। ফোর্বস অনুযায়ী বার্সেলোনা বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ মূল্যবান ক্লাব, যার সম্পদের পরিমাণ ৪.০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং উপার্জনের দিক থেকে এটি বিশ্বের তৃতীয় ধনী ক্লাব, যার বার্ষিক উপার্জন ৬৪৮.৩ মিলিয়ন ইউরো।[3][4] বার্সেলোনা বর্তমানে খেলোয়াড়দের সবচেয়ে বেশি বেতন দেওয়া ক্লাব।প্রতি বছর বার্সেলোনা খেলোয়াড়দের ১ কোটি পাউন্ড (১ কোটি ৩৮ লক্ষ ডলার) এর বেশি বেতন দিয়ে থাকে।[5]", "question_text": "ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনার প্রতিষ্ঠা কাল কত ?", "answers": [{"text": "১৮৯৯ সালে", "start_byte": 114, "limit_byte": 139}]} {"id": "106526670100050009-0", "language": "bengali", "document_title": "লি কেকিয়াং", "passage_text": "লি কেকিয়াং (জন্ম: ১ জুলাই, ১৯৫৫) একজন চীনা রাজনীতিবিদ, গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদের একজন নির্বাহী উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়না (সিপিসি)-র পলিটব্যুরো কার্যকরী কমিটির সপ্তম শীর্ষ সদস্য। গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও’র শীর্ষ সহযোগী হিসেবে কেকিয়াঙ্গের দায়িত্বসমূহের মধ্যে রয়েছে অর্থনৈতিক উন্নয়ন, মূল্য নিয়ন্ত্রণ, অর্থায়ন, জলবায়ু পরিবর্তন ও ব্যাষ্টিক অর্থনীতির ব্যবস্থাপনা।", "question_text": "লি কেকিয়াং কোন সালে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৫৫", "start_byte": 68, "limit_byte": 80}]} {"id": "4535101791157414549-3", "language": "bengali", "document_title": "জেমস বন্ড (চরিত্র)", "passage_text": "শন কনারি, জর্জ ল্যাজেনবি, রজার মুরে, টিমোথি ডাল্টন, পিয়ার্স ব্রুসনান এবং ড্যানিয়েল ক্রেইগ - এ ছয় জনের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে জেমস বন্ডের প্রতিকল্প হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে। তবে, বন্ডকে প্রথমবারের মতো চলচ্চিত্ররূপ প্রদান করা হয়েছে মার্কিন টেলিভিশনে। ব্যারি নেলসন ১৯৫৪ সালে উপন্যাস হিসেবে ক্যাসিনো রয়েলে বন্ডের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৫৬ সালে বব হলনেসের পরিচালনায় দক্ষিণ আফ্রিকান রেডিওতে মুনর‌্যাকার উপন্যাস অবলম্বনে ধারাবাহিকভাবে নাটক প্রচার করা হয়।", "question_text": "জেমস বন্ড চলচ্চিত্র সিরিজের প্রথম চলচ্চিত্রটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "ক্যাসিনো রয়েলে", "start_byte": 768, "limit_byte": 811}]} {"id": "4859646454557992829-7", "language": "bengali", "document_title": "মালয়ালম ভাষা", "passage_text": "মালয়ালম একটি সিলেবলভিত্তিক লিপিতে লেখা হয়, যাতে প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে একটি স্বরবর্ণ অন্তর্নিহিত থাকে। ব্রাহ্মী লিপি থেকে বিবর্তিত হয়ে ১৩শ শতকে লিপিটির উদ্ভব হয়। ১৯৭০-৮০-র দশকে ছাপার সুবিধার্থে লিপিটির একটি সহজ সংস্করণ প্রবর্তন করা হয়। মালয়ালম লিপির অক্ষরগুলির সাথে তামিল লিপির অনেক মিল আছে।", "question_text": "মালয়ালম ভাষা সর্বপ্রথম কোন লিপিতে লেখা হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "মালয়ালম লিপি", "start_byte": 659, "limit_byte": 696}]} {"id": "8214622333369036834-1", "language": "bengali", "document_title": "দিনাজপুর জেলা", "passage_text": "দিনাজপুর জেলার উত্তরে ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও নীলফামারী জেলা, দক্ষিণে জয়পুরহাট জেলা ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, পূর্বে রংপুর ও নীলফামারী জেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যর পশ্চিম দিনাজপুর (উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাদ্বয়) অবস্থিত।\nএই জেলার মোট আয়তন ৩৪৩৭.৯৮ বর্গ কিলোমিটার। বার্ষিক সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা ৩৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বার্ষিক বৃষ্টিপাত ২৫৩৬ মিলিমিটার। প্রধান নদীসমূহ পূনর্ভবা, আত্রাই।", "question_text": "বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "৩৪৩৭.৯৮ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 668, "limit_byte": 728}]} {"id": "-7676520893997210649-0", "language": "bengali", "document_title": "প্লাস্টিক দূষণ", "passage_text": "প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷[1] আকারের উপর ভিত্তি করে, মাইক্রো-, মেসো-, অথবা ম্যাক্রোবর্জ্য এই তিনভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয়।[2] নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার প্লাস্টিক দূষণের মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে৷ পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না৷ এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই প্লাস্টিক দূষণের প্রধান কারণ ৷ প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে পচতে অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে ৷ তাই একে \"অপচ্য পদার্থ\" হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়।[3][4] তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে ৷ সাধারনত উদ্ভিদকূল, জলজ প্রাণী, দ্বীপ অঞ্চলের প্রাণীরা প্লাস্টিক বর্জ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে৷ প্লাস্টিক বর্জ্য ঐসকল প্রাণীর বাসস্থান, খাদ্য সংগ্রহের স্থান ও উদ্ভিদের খাদ্য গ্রহনের পথে বাধার সৃষ্টি করে।[2] শুধুমাত্র উদ্ভিদ বা জলজ প্রাণী নয়, মানুষ প্লাস্টিক দূষণের কারণে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ৷ থাইরয়েড হরমোনের অতিরিক্ত ক্ষরণের জন্য প্লাস্টিক দূষণ পরোক্ষভাবে দায়ী৷ শুধুমাত্র আমেরিকাতে প্রতিবছর ৫ মিলিয়ন টন প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহৃত হয় ৷ এগুলোর মধ্যে মাত্র ২৪ শতাংশ পুনঃচক্রায়ন হয়ে থাকে ৷ অন্য ৩.৮ মিলিয়ন টন প্লাস্টিক বর্জ্য আকারে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয়৷[5] বর্তমানে বিভিন্ন দেশে প্লাস্টিক পণ্যের ব্যবহার কমাতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে ৷ বাংলাদেশেও পলিথিন ব্যাগ ব্যবহারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।", "question_text": "আকারের উপর ভিত্তি করে প্লাস্টিক দূষণকে কয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায় ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 562, "limit_byte": 571}]} {"id": "6619611904734574741-0", "language": "bengali", "document_title": "কররানী রাজবংশ", "passage_text": "কররানী রাজবংশ সুলতান তাজ খান কররানী কর্তৃক ১৫৬৪ সালে স্থাপিত হয়। কররানীরা আফগান বংশোদ্ভূত ছিলেন। এটি বাংলা সালতানাতের শেষ রাজবংশ।", "question_text": "কররানী রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "তাজ খান কররানী", "start_byte": 57, "limit_byte": 95}]} {"id": "1689883408328261319-0", "language": "bengali", "document_title": "মিয়ানমার", "passage_text": "মিয়ানমার বা মায়ানমার (Burmese: မြန်မာ মিয়ামা, আ-ধ্ব-ব: [mjəmà]); প্রাক্তন নাম ও কথ্যরূপ বর্মা বা বার্মা (Burmese: ဗမာ বামা, আ-ধ্ব-ব: [bəmà]); প্রাচীন নাম ব্রহ্মদেশ) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। মায়ানমারের আনুষ্ঠানিক নাম হল মায়ানমার প্রজাতন্ত্র (Burmese: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာ နိုင်ငံတော် [pjìdàʊɴzṵ θàɴməda̰ mjəmà nàɪɴŋàɴdɔ̀] পিডাওঁযু থাঁমাডা মিয়ামা নাইঁঙাঁড)। মায়ানমারের রাজধানী নেপিডো (နေပြည်တော် [nèpjìdɔ̀] নেপিড)। তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে \"মিয়ানমার\" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় \"ইয়াঙ্গুন\"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়।", "question_text": "মায়ানমারের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "নেপিডো", "start_byte": 939, "limit_byte": 957}]} {"id": "-4113180192235585082-6", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সাম্রাজ্য", "passage_text": "বাবর মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন মধ্য এশিয়ার তুর্কো-মঙ্গোল বংশোদ্ভূত শাসক। বাবার দিক থেকে তিনি তৈমুর লং ও মায়ের দিক থেকে চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন।[19] মধ্য এশিয়া থেকে বিতাড়িত হয়ে বাবর ভারতে ভাগ্য নির্মাণে নিয়োজিত হন। তিনি নিজেকে কাবুলের শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন এবং আফগানিস্তান থেকে খাইবার পাস হয়ে ভারতে প্রবেশ করেন।[19] পানিপথের যুদ্ধে বিজয়ের পর বাবরের সেনাবাহিনী উত্তর ভারতের অধিকাংশ এলাকা জয় করে নেয়।[19] তবে শাসন পাকাপোক্ত করতে অনেক সময় লেগে যায়।[19] অস্থিতিশীলতা তার ছেলে হুমায়ুনের সময়ও ছড়িয়ে পড়ে। হুমায়ুন দিগ্বিজয়ী সেনাপতি শেরশাহ কর্তৃক ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারত থেকে পারস্যে পালিয়ে যান।[19] হুমায়ুনের সাথে পারস্যের সাফাভিদের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় এবং মুঘল সাম্রাজ্যে পারসীয় সাংস্কৃতিক প্রভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। সাফাভিদের সহায়তায় হুমায়ুন মুঘলদের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। কিছুকাল পর নিজস্ব গ্রন্থাগারে ঘটা এক দুর্ঘটনায় হুমায়ুনের মৃত্যু হলে[19] তার ছেলে আকবর অপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সিংহাসনে বসেন। আকবরের অভিভাবক বৈরাম খান ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের ভিত্তি মজবুত করতে আকবরের সহায়তা করেছেন।[19]", "question_text": "মুঘলরা কোন অঞ্চল থেকে ভারতবর্ষে আগমন করেন ?", "answers": [{"text": "আফগানিস্তান থেকে খাইবার পাস", "start_byte": 773, "limit_byte": 848}]} {"id": "-6478339659815528252-0", "language": "bengali", "document_title": "দুররানি সাম্রাজ্য", "passage_text": "দুরারানি সাম্রাজ্য (পশতু: د درانیانو واکمني) সাদুজাই রাজ্য নামেও পরিচিত, ছিল আফগানিস্তানের সর্বশেষ সাম্রাজ্য।[4] ১৯৪৭ সালে কান্দাহারকে রাজধানী করে আহমদ শাহ দুররানি সাম্রাজ্যটি প্রতিষ্ঠা করেন।[5][6] দুররানি সাম্রাজ্য বর্তমান আফগানিস্তান, উত্তর-পশ্চিম ইরান, পূর্ব তুর্কমেনিস্তান, পাকিস্তানের অধিকাংশ অঞ্চল এবং কাশ্মীর অঞ্চলসহ উত্তর-পশ্চিম ভারত পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। বিভিন্ন উপজাতীয় নেতাদের সাহায্যে আহমদ শাহ দুররানি কুরেশদের কাছ থেকে পশ্চিম থেকে কাশ্মীর, দিল্লীর পূর্ব পর্যন্ত ও আমু দারায়ার কাছ থেকে উত্তর দিক এবং দক্ষিণের আরব সাগর পর্যন্ত সীমানা বৃদ্ধি করেন।[7] আঠারো শতকের দ্বিতীয় অর্ধাংশ পর্যন্ত অটোম্যান সাম্রাজ্যের পর দুররানি সাম্রাজ্য ছিল বিশ্বে মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম সাম্রাজ্য।[7]", "question_text": "দুররানি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আহমদ শাহ দুররানি", "start_byte": 374, "limit_byte": 418}]} {"id": "5072182980989015985-29", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট", "passage_text": "প্রতি ৬ বৈধ বলে একটি ওভারের সফল সমাপ্তি ঘটে। ছয়টি বল করার পর আম্পায়ার ‘ওভার’ বলে থাকেন; তাই ওভার নামকরণ করা হয়েছে। পিচের একপ্রান্তে অবস্থান নিয়ে বোলার বোলিং করেন। ওভার শেষে উইকেটের অপর প্রান্ত থেকে অন্য আরেকজন বোলার বল করার জন্য প্রস্তুত থাকেন। এরফলে ফিল্ডিংয়ের অবস্থান পরিবর্তনসহ স্কয়ার লেগে অবস্থানকারী আম্পায়ারও পরিবর্তন হয়ে উইকেটের পিছনে অবস্থান করেন। তবে, ব্যাটসম্যান তার নিজ অবস্থানে থেকেই বোলারকে মোকাবেলা করে থাকেন। তখন ব্যাটসম্যান ‘স্ট্রাইকার’ ও পিচের অন্য প্রান্তে অবস্থানকারী ব্যাটসম্যান ‘নন-স্ট্রাইকার’ নামে পরিচিত। কোনো বোলার পরপর ২ ওভার বোলিং করতে পারেন না। কিন্তু একপ্রান্তে থেকে তিনি অসংখ্য ওভার করতে সক্ষম। ৫০-ওভারের একদিনের আন্তর্জাতিকে একজন বোলার সর্বোচ্চ ২০% বা ১০ ওভার এবং ২০-ওভারের টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ২০% বা ৪ ওভার করতে পারে। তবে, টেস্ট ক্রিকেটে ওভার সংখ্যা অসীম থাকায় ওভার সংখ্যার কোন সীমারেখা নেই।", "question_text": "ক্রিকেট খেলায় প্রতি ওভারের জন্য কয়টি বল করা হয় ?", "answers": [{"text": "৬", "start_byte": 16, "limit_byte": 19}]} {"id": "2641143326428525515-3", "language": "bengali", "document_title": "ডিজিটাল মুদ্রা", "passage_text": "১৯৮৩ সালে ডেভিড চৌম তার গবেষণা পত্রে ডিজিটাল মুদ্রার ধারণা দিয়েছিলেন।[5] ১৯৯০ সালে তিনি ডিজিক্যাশ (DigiCash) একটি ইলেকট্রনিক নগদ সংস্থা (ক্যাশ কোম্পানি) প্রতিষ্ঠা করেন। আমস্টারডামে তার গবেষণার বাণিজ্যিক বিকাশ ঘটানোর জন্য তিনি এটি করেন।[6]", "question_text": "ডিজিটাল মুদ্রার ধারণা প্রথম কে দিয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "ডেভিড চৌম", "start_byte": 26, "limit_byte": 51}]} {"id": "8442347995533766163-5", "language": "bengali", "document_title": "১৯৭১ সালের অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার", "passage_text": "এই মন্ত্রিপরিষদ এবং এমএনএ ও এমপিএ-গণ ১০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি করে সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা করেন। সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপরাষ্ট্রপতি এবং বঙ্গন্ধুর অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করা হয়। তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী,ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী,খন্দকার মোশতাক আহমেদ ও এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য নিয়োগ করা হয়। ১১ এপ্রিল এম এ জি ওসমানীকে প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন ১১ এপ্রিল বাংলাদেশ বেতারে মন্ত্রিপরিষদ গঠনের ঘোষণা দিয়ে ভাষণ প্রদান করেন। [8][10]", "question_text": "বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার বা মুজিবনগর সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "তাজউদ্দীন আহমদ", "start_byte": 660, "limit_byte": 700}]} {"id": "3728946577584278932-0", "language": "bengali", "document_title": "ইসলামি বৈবাহিক আইনশাস্ত্র", "passage_text": "\nবিবাহের আরবী শব্দ হলো নিকাহ। নিকাহ এর শাব্দিক অর্থ হলো, একত্রিত হওয়া, নারী পুরুষ মিলিত হওয়া। পারিভাষিক অর্থে নিকাহ বা বিবাহ বলা হয়। ইসলামী শরীয়াহ আইন অনুযায়ী, বিবাহ হল একজন নারী ও একজন পুরুষের মধ্যে নিষ্পন্ন বৈধ বন্ধন ও সামাজিক চুক্তি । ইসলামে বিবাহ হল একটি সুন্নাহ বা মুহাম্মাদ (সাঃ)এর আদর্শ এবং ইসলামে বিবাহ করার জন্য অত্যন্ত জোরালোভাবে পরামর্শ দেয়া হয়েছে।[1][2] পাশাপাশি, ইসলামে সন্ন্যাসজীবন এবং কৌমার্যেরও কঠোর বিরোধিতা করা হয়েছে।[2] একজন ব্যক্তি তখনই বিবাহের বয়সী হবে, যখন সে মানসিক, দৈহিক ও আর্থিকভাবে বৈবাহিক জীবন নির্বাহ করতে সমর্থ হবে । বিশেষ শর্তসাপেক্ষে পুরুষের বহুবিবাহের জন্য ইসলামে অনুমতি দেওয়া হয়েছে, তবে নারীর বহুবিবাহের ক্ষেত্রে ইসলামে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ।", "question_text": "বিবাহ শব্দটির অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "একত্রিত হওয়া, নারী পুরুষ মিলিত হওয়া", "start_byte": 147, "limit_byte": 246}]} {"id": "5685170911431735986-0", "language": "bengali", "document_title": "হাড়", "passage_text": "\nহাড় বা অস্থি মেরুদন্ডী প্রাণীর শরীরে অন্তঃকঙ্কাল গঠনকারী এক ধরনের কঠিন অঙ্গ। প্রাণীদেহের নানান শারীরিক ক্রিয়াকলাপে এটি ব্যবহৃত হয়। শরীরের কাঠামো সৃষ্টিতে, গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহ রক্ষা করতে, লোহিত ও শ্বেত রক্তকণিকা সৃষ্টিতে এবং খনিজ পদার্থ সংরক্ষণে এটি ব্যবহৃত হয়।[1] হাড়ের কলা এক ধরনের কঠিন যোজক কলা। এটি শক্ত কিন্তু হালকা। হাড়ের আকার বিভিন্ন রকম এবং এর অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক গঠনও বিভিন্ন। হাড় প্রধানত অস্থি কলা দিয়ে গঠিত। এ কলা হাড়কে কাঠিন্য দেয় এবং এর অভ্যন্তরে প্রবালের মত তৃমাত্রিক ফাঁপা গঠন এনে দেয়। এছাড়াও হাড়ের মধ্যে অস্থি মজ্জা, তরুণাস্থি, রক্তনালিকা, স্নায়ু প্রভৃতির কলা পাওয়া যায়। একটি সদ্যোজাত মানবশিশুর শরীরে মোট ২৭০টিরও বেশি হাড় থাকে[2], কিন্তু তার বৃদ্ধির সাথে সাথে কিছু হাড় জোড়া লেগে একক হাড়ে পরিণত হয়। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে মোট হাড়ের সংখ্যা ২০৬টি। মানবদেহের বৃহত্তম হাড়ের নাম ফিমার, যা মূলত পায়ের হাড় আর ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের অভ্যন্তরের হাড় স্টেপিস।", "question_text": "পূর্ণবয়স্ক মানবদেহের অস্থি সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "২০৬টি", "start_byte": 2091, "limit_byte": 2106}]} {"id": "-6256734615354450145-0", "language": "bengali", "document_title": "হুগলী নদী", "passage_text": "হুগলি নদী বা ভাগীরথী-হুগলী পশ্চিমবঙ্গে নদীর একটি শাখানদী।[1] পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে প্রবাহিত এই নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৬০ কিলোমিটার। মুর্শিদাবাদ জেলার ফারাক্কা বাঁধ থেকে একটি খালের আকারে নদীটি উৎসারিত হয়েছে। হুগলি জেলার হুগলি-চুঁচুড়া শহরটি (পূর্বনাম হুগলি) এই নদীর তীরে অবস্থিত। হুগলি নামটির উৎস অজ্ঞাত, তাই জানা যায় না যে নদী না শহর কোনটির নামকরণ আগে হয়েছিল।[2]", "question_text": "হুগলী নদীর দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ২৬০ কিলোমিটার", "start_byte": 295, "limit_byte": 351}]} {"id": "5491696117383070242-32", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দুধর্ম", "passage_text": "\nকিছু উল্লেখযোগ্য হিন্দু দেবতা ও অবতারগণ\nঅগ্নিদেব অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈদিক দেবতা। বেদে অগ্নি পৃথিবীর দেবতা; তাঁর বাহন মেষ\nবিষ্ণুর দশাবতার (উপরের বাম কোণ থেকে ঘড়ির কাঁটার দিকে) মৎস্য, কূর্ম, বরাহ, বামন, কৃষ্ণ, কল্কি, বুদ্ধ, পরশুরাম, রাম ও নৃসিংহ, (মধ্যে) কৃষ্ণ\nগণেশ পৌরাণিক হিন্দুধর্মের জনপ্রিয়তম ও সর্বাধিক পূজিত দেবতাদের অন্যতম। হিন্দুদের সকল সম্প্রদায়ের মধ্যেই তাঁর পূজা প্রচলিত\nঐরাবত পৃষ্ঠে দেবরাজ ইন্দ্র (উপরে) ও মৃত্যুর দেবতা কাল (নিচে)। হিন্দুপুরাণে স্বর্গের দেবতাদের রাজা\nভবতারিণী কালী, পদতলে শবরূপী মহাদেব; দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ি, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত\nমুরুগান বেশে কার্তিকেয়, বাটু গুহা, মালয়েশিয়া। বিশ্বের বৃহত্তম কার্তিকেয় মূর্তি\nকামদেব ও তার স্ত্রী রতি দেবী হিন্দুদের প্রেমের দেবতা (উপরে) প্রেমকাননে লীলারত\nশিব হিন্দুধর্মের শৈব শাখাসম্প্রদায়ের মতে, হলেন সর্বোচ্চ ঈশ্বর\nদেবী দুর্গা ও তাঁর পরিবার, বাগবাজার সার্বজনীন দুর্গাপূজা, কলকাতা, ভারত\nমহাবীর হনুমান-এর মন্দির, , উত্তরাঞ্চল, ভারত\n", "question_text": "হিন্দু ধর্ম মতে মৃত্যুর দেবতা মৃত্যুর দেবতা কে ?", "answers": [{"text": "কাল", "start_byte": 1143, "limit_byte": 1152}]} {"id": "-7413641404879990019-0", "language": "bengali", "document_title": "জন সিনা", "passage_text": "\nজন ফিলিক্স অ্যন্থনিও সিনা[1] (English: John Felix Anthony Cena; জন্মঃ ২৩ এপ্রিল ১৯৭৭) একজন মার্কিন পেশাদার কুস্তিগীর, র‌্যাপার, অভিনেতা। তিনি ডাব্লিউডাব্লিউই-এর সাথে চুক্তিবদ্ধ। সিনা সাবেক ডাব্লিউডাব্লিউই ইউনাইটেড স্টেটস চ্যাম্পিয়ন। তিনি ১৬ বারের ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়ন, যা এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি বার। তিনি ২০০৫ সাল থেকে ডাব্লিউডাব্লিউই-এর ফ্র্যাঞ্চাইজি খেলোয়াড় এবং পরবর্তীতে তাকে আখ্যায়িত করা হয়েছে সংস্থার জনপ্রিয় মুখ হিসেবে।", "question_text": "মার্কিন পেশাদার কুস্তিগীর, র‌্যাপার, অভিনেতা ফিলিক্স অ্যন্থনিও সিনা কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২৩ এপ্রিল ১৯৭৭", "start_byte": 126, "limit_byte": 164}]} {"id": "6540860388719149357-3", "language": "bengali", "document_title": "রবার্ট ডাউনি জুনিয়র", "passage_text": "ডাউনির অভিনীত প্রতিটি চলচ্চিত্র বক্স অফিসে বিশ্বব্যাপী ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও অধিক মুনাফা অর্জন করে থাকে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য চারটি চলচ্চিত্র হলো দ্য অ্যাভেঞ্জার্স, অ্যাভেঞ্জার্স: এজ অব আলট্রন, আয়রন ম্যান ৩ এবং ক্যাপ্টেন আমেরিকা: সিভিল ওয়ার —এদের প্রত্যেকটি ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও অধিক মুনাফা অর্জন করেছে।[15][16][17][18][19] এছাড়াও মুখ্য চরিত্র হিসেবে ডাউনি জুনিয়র গাই রিচি পরিচালিত কাল্পনিক গোয়েন্দা ধারাবাহিক শার্লক হোমস (২০০৯) এবং এর সিকুয়্যাল (২০১১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।[20][21]", "question_text": "২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত শার্লক হোমস চলচ্চিত্রে শার্লক হোমসের ভূমিকায় কে অভিনয় করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "ডাউনি", "start_byte": 0, "limit_byte": 15}]} {"id": "-6422036257984476659-2", "language": "bengali", "document_title": "পৌরসভা", "passage_text": "ঢাকা পৌরসভা গঠিত হয় ১৮৬৪ সালে। স্বাধীন বাংলাদেশে পৌরসভা অধ্যাদেশ জারি হয় ১৯৭৭ সালে। বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন, ২০০৯ অনুসারে বাংলাদেশের পৌরসভাগুলো প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত।", "question_text": "ঢাকা পৌরসভাটি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৮৬৪", "start_byte": 55, "limit_byte": 67}]} {"id": "6434067368788186305-5", "language": "bengali", "document_title": "হুগলী নদী", "passage_text": "গঙ্গার ২৫৩৯ কিলোমিটার দীর্ঘ পথের ৫২৪ কিলোমিটার পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্গত। রাজমহল পাহাড়ের উত্তর-পশ্চিমে তেলিগড় ও সকরিগলির সংকীর্ণ গিরিপথটি ঘেঁষে মুর্শিদাবাদ জেলার জঙ্গীপুর মহকুমায় গঙ্গা পশ্চিমবঙ্গের সমভূমিতে প্রবেশ করেছে। এরপর ধুলিয়ান শহরের নিকটে এটি ভাগীরথী ও পদ্মা নামে দ্বিধাবিভক্ত হয়েছে। ভাগীরথীর প্রবাহ মুর্শিদাবাদ জেলাকে দুটি ভৌগোলিক অংশে বিভক্ত করেছে – বাগড়ি (পূর্বভাগে) ও রাঢ় (পশ্চিমভাগে)। এরপর নবদ্বীপ পর্যন্ত গঙ্গার নাম ভাগীরথী ও নবদ্বীপ থেকে গঙ্গাসাগর অবধি এই নদী হুগলি নামে প্রবাহিত। নবদ্বীপের আরও দক্ষিণে হুগলি জেলা এবং উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা। এই নদী হালিশহর, চুঁচুড়া, শ্রীরামপুর, কামারহাটী শহরগুলির পাশদিয়ে প্রবাহিত হয়। তারপর কলকাতা (কলকাতা) এবং হাওড়া এর দ্বৈত শহর প্রবেশ করার আগে, এটি দক্ষিণ-পশ্চিমে নদীটি নূরপুরে গঙ্গার একটি পুরানো প্রবাহে প্রবেশ করে এবং নদীটি সাগরদ্বীপের দক্ষিণ পান্তে গঙ্গাসাগরের মোহনায় প্রায় ২০ মাইল (৩২ কিলোমিটার) চওড়া হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়। [3]", "question_text": "হুগলী নদী কোন সাগরে গিয়ে মিশেছে ?", "answers": [{"text": "বঙ্গোপসাগরে", "start_byte": 2341, "limit_byte": 2374}]} {"id": "-8468425249538836104-2", "language": "bengali", "document_title": "ক্যাডেট কলেজ", "passage_text": "১৯৫২ সালে সামরিক বাহিনীকে সহায়তা প্রদানের জন্য শাহিওয়ালের গবর্নমেন্ট কলেজ এবং পেশোয়ারের ইসলামিয়া কলেজে মিলিটারি উইং খোলা হয়। একই সাথে পাঞ্জাবের হাসান আবদাল নামক স্থানে নতুন ভবন নির্মাণ শুরু হয়। নতুন ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর সামরিক উইংগুলো এই হাসান আবদালে স্থানান্তরিত করা হয় এবং এভাবে ১৯৫৪ সালের এপ্রিল মাসে পাকিস্তানে প্রথম ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন এর নাম ছিল পাঞ্জাব ক্যাডেট কলেজ। পরবর্তীকালে নাম পরিবর্তন করে ক্যাডেট কলেজ হাসান আবদাল রাখা হয়। সম্পূর্ণ আবাসিক এই ক্যাডেট কলেজটি মূলত ব্রটিশ পাবলিক স্কুলের আদর্শের অনুগামী ছিল। এতে প্রাথমিক সামরিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়। ধারণা করা হয় জারের আমলে রাশিয়ায় বিদ্যমান ক্যাডেট কোর এবং বৃটেনের পাবলিক স্কুলের সম্মিলন ঘটানো হয়েছিল পাকিস্তানের এই ক্যাডেট কলেজে। পাকিস্তানে ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠার পেছনে মূল ভূমিকা পালন করেন সেনাবাহিনী প্রধান ও পরবর্তীকালে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান।", "question_text": "পাকিস্তানে প্রথম ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫৪ সালের এপ্রিল মাসে", "start_byte": 803, "limit_byte": 863}]} {"id": "-4140894499975583033-0", "language": "bengali", "document_title": "কাতার", "passage_text": "কাতার পারস্য উপসাগরের একটি দেশ।[9] এটি আরব উপদ্বীপের পূর্ব উপকূল থেকে উত্তর দিকে প্রসারিত কাতার উপদ্বীপে অবস্থিত। কাতারের দক্ষিণে সৌদি আরব, এবং এর পশ্চিমে দ্বীপরাষ্ট্র বাহরাইন অবস্থিত। আরব উপদ্বীপের মত কাতারও একটি উত্তপ্ত ও শুষ্ক মরু এলাকা। এখানে ভূ-পৃষ্ঠস্থ কোন জলাশয় নেই এবং প্রাণী ও উদ্ভিদের সংখ্যাও যৎসামান্য। বেশির ভাগ লোক শহরে, বিশেষত রাজধানী দোহা শহরে বাস করে। দেশটিতে খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের বড় মজুদ আছে। এই প্রাকৃতিক সম্পদের কারণে দেশটির অর্থনীতি অত্যন্ত সমৃদ্ধ। ১৯শ শতকের শেষভাগ থেকে আল-থানি গোত্রের লোকেরা কাতার অঞ্চলটিকে একটি আমিরাত হিসেবে শাসন করে আসছে। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে দেশটি ব্রিটিশ শাসনের অধীনে আসে। ১৯৭১ সালে এটি পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে। বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্তও এটি একটি তুলনামূলকভাবে দরিদ্র দেশ ছিল। ঐ সময় দেশটিতে পেট্রোলিয়ামের মজুদ আবিষ্কৃত হয় এবং এগুলি উত্তোলন শুরু হয়। বর্তমানে মাথাপিছু আয়ের হিসেবে কাতার বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলির একটি।[10]", "question_text": "কাতার দেশটি কত সালে স্বাধীনতা লাভ করে ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 1681, "limit_byte": 1693}]} {"id": "6625754958199285557-6", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টেল কর্পোরেশন ১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবন করার পর থেকে বাজারে আসতে শুরু করে মাইক্রোপ্রসেসর ভিত্তিক কম্পিউটার। তখন থেকে কম্পিউটারের আকৃতি ও কার্যক্ষমতায় এক বিরাট বিপ্লব সাধিত হয়। ১৯৮১ সালে বাজারে আসে আই.বি.এম কোম্পানির পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি। এর পর একের পর এক উদ্ভাবিত হতে থাকে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন মাইক্রোপ্রসেসর এবং তৈরি হতে থাকে শক্তিশালী পিসি। আই.বি.এম কোম্পানি প্রথম থেকেই আই.বি.এম কমপ্যাটিবল কম্পিউটার (IBM compatible computer) তৈরির ক্ষেত্রে কোনো বাধা-নিষেধ না রাখায় এ ধরনের কম্পিউটারগুলির মূল্য ব্যাপকহারে হ্রাস পায় এবং এর ব্যবহারও ক্রমাগত বাড়তে থাকে। একই সময় আই.বি.এম কোম্পানির পাশাপাশি অ্যাপল কম্পিউটার ইনকর্পোরেট (Apple Computer Inc) তাদের উদ্ভাবিত অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ (Apple-Macintosh) কম্পিউটার বাজারে ছাড়ে। কিন্তু অ্যাপল কোম্পানি তাদের কমপ্যাটিবল কম্পিউটার তৈরির ক্ষেত্রে কোনোরূপ উদারতা প্রদর্শন না করায় ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারের মূল্য থেকে যায় অত্যধিক বেশি, যার ফলে অ্যাপল তেমন জনপ্রিয়তা লাভ করতে পারে নি। তবে বিশেষ ধরনের কিছু ব্যবহারিক সুবিধার কারণে মূলত মুদ্রণ শিল্পে অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ কম্পিউটার ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতো।", "question_text": "পৃথিবীর প্রথম ব্যক্তিগত কম্পিউটারের নির্মাতা কে ?", "answers": [{"text": "আই.বি.এম", "start_byte": 608, "limit_byte": 628}]} {"id": "-5393933231085926806-0", "language": "bengali", "document_title": "জিহাদ", "passage_text": "\nজিহাদ (Arabic: جهاد‎‎), যার অর্থ সংগ্রাম; কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য লাভের জন্য সমগ্র শক্তি নিয়োগ করাকে বোঝানো হয়। তবে সচরাচর ইসলামী পারিভাষিক অর্থে 'জিহাদ' কথাটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কুরআনে জিহাদের কথা ৪১ বার উল্লেখ করা হয়েছে যেখানে \"আল্লাহের পথে সংগ্রাম করা\" অর্থে 'জিহাদ' কথাটি ব্যবহৃত হয়েছে।[1][2] জিহাদের সাথে জড়িত ব্যক্তিকে মুজাহিদ বলা হয়। জিহাদকে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হিসাবে গণ্য করা হয়।", "question_text": "জিহাদ শব্দের অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "সংগ্রাম", "start_byte": 66, "limit_byte": 87}]} {"id": "-1741274220753938019-4", "language": "bengali", "document_title": "দেবিকা রাণী", "passage_text": "দেবিকা রাণী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মীয় ছিলেন। দেবিকারানীর মা লীলা চৌধুরীর মাতামহী সৌদামিনী দেবী (গঙ্গোপাধ্যায়) ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বড়দিদি।", "question_text": "দেবিকা রাণী চৌধুরীর মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "লীলা চৌধুরী", "start_byte": 230, "limit_byte": 261}]} {"id": "1722316901605326075-0", "language": "bengali", "document_title": "গঙ্গা নদী", "passage_text": "\nগঙ্গা (Sanskrit: गङ्गा Hindi: गंगा Ganga IPA:[ˈɡəŋɡaː](listen)) গঙ্গা ভারত ও বাংলাদেশে প্রবাহিত একটি আন্তর্জাতিক নদী। এই নদী ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় নদীও বটে। গঙ্গার দৈর্ঘ্য্য ; উৎসস্থল পশ্চিম হিমালয়ে ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে। দক্ষিণ ও পূর্বে গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চলের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে গঙ্গা মিশেছে বঙ্গোপসাগরে। জলপ্রবাহের ক্ষমতা অনুযায়ী গঙ্গা বিশ্বের প্রথম ২০টি নদীর একটি।[1] গাঙ্গেয় অববাহিকার জনসংখ্যা ৪০ কোটি এবং জনঘনত্ব । এটিই বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল নদী অববাহিকা।[2]", "question_text": "গঙ্গা নদীর কোন সাগরে গিয়ে মিলেছে ?", "answers": [{"text": "বঙ্গোপসাগরে", "start_byte": 763, "limit_byte": 796}]} {"id": "748859816447021728-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের গভর্নর-জেনারেল", "passage_text": "রবার্ট ক্লাইভ, প্রথম ব্যারন ক্লাইভ অব পলাশি -(১৭৫৭-১৭৬০)\nহেনরি ভ্যান্সিটার্ট-(১৭৬০-১৭৬৪)\nরবার্ট ক্লাইভ, প্রথম ব্যারন ক্লাইভ অব পলাশি -(১৭৬৪-১৭৬৭)\nহ্যারি ভেরেলেস্ট -(১৭৬৭-১৭৬৯)\nজন কার্টিয়ার -(১৭৬৯-১৭৭২)\nওয়ারেন হেস্টিংস-(১৭৭২-১৭৭৪)", "question_text": "১৭৫৭ সালে বাংলার গভর্নর কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "রবার্ট ক্লাইভ", "start_byte": 0, "limit_byte": 37}]} {"id": "-5918016160505759655-1", "language": "bengali", "document_title": "সুই সাম্রাজ্য", "passage_text": "সুই সম্রাট ওয়েন প্রতিষ্ঠিত সুই সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল চাং'আন, ৫৮১ থেকে ৬০৫ সাল পর্যন্ত তা ডাক্সিন নামে পরিচিত ছিল এবং পরে ৬০৫ থেকে ৬১৪ পর্যন্ত লুওইয়াং নামে পরিচিত ছিল। সম্রাট ওয়েন এবং ইয়াং বেশ কিছু সংস্কার কাজ করেন, যার মধ্যে অন্যতম হল কৃষিতে সমতা প্রদান, যাতে অর্থনৈতিক অসমতা হ্রাস পায় এবং কৃষিতে উৎপাদন বৃদ্ধি পায়; তিন বিভাগ ও ছয় মন্ত্রণালয় পদ্ধতি; এবং প্রাচীন চীনের মুদ্রা প্রচলন ব্যবস্থাকে নির্দিষ্ট মানদণ্ডে নিয়ে আসা ও পুনরায় একত্রিত করা। তারা বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার করে এবং লোকজনকে এই ধর্ম গ্রহণে উতসাহিত করে। এই সাম্রাজ্যের মাঝামাঝিতে সম্রাট ওয়েনের সময়ে জনসংখ্যা বৃদ্ধি স্বত্তেও কৃষি উৎপাদনের উদ্বৃত্ত দেখা যায়। তাই এই সময়কে এই সাম্রজ্যের সোনালি যুগ বলে গণ্য করা হয়।", "question_text": "সুই সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ওয়েন", "start_byte": 29, "limit_byte": 44}]} {"id": "1794821899629785359-1", "language": "bengali", "document_title": "আলী আকবর খান", "passage_text": "ওস্তাদ আলি আকবর খাঁ ১৯২২ খ্রিস্টাব্দের ১৪ এপ্রিল বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার শিবপুরে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ও মাতা মদিনা বেগম। পিতার কর্মস্থাল মাইহার (ভারতের মধ্যপ্রদেশের যুবরাজ শাসিত রাজ্য) পিতার কাছেই তাঁর সঙ্গীত শিক্ষার হাতে খড়ি হয়। তিনি সব ধরনের বাদ্য যন্ত্র ও গায়কীর শিক্ষা নেন। ধীরে ধীরে তিনি সরোদে বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠেন। ওস্তাদ আলী আকবর খান সাহেবের সঙ্গীতে হাতে খড়ি হয় তিন বছর বয়েস থেকে। কন্ঠ সঙ্গীতের শিক্ষা শুরু হয় তাঁর বাবা আচার্য আলাউদ্দিন খান সাহেবের কাছে এবং তবলা শিখতে শুরু করেন তাঁর চাচা ফকির আফতাবউদ্দিনের কাছে। তারঁ বাবা আরো অনেক বাদ্যযন্ত্র বাজানো শিখিয়েছেন; তবে তিনি সরোদ এবং কন্ঠ সঙ্গীতেই নিবিষ্ঠ হন। এরপর প্রায় ২০ বছর যাবৎ তাঁর শিক্ষা ও চর্চা অব্যাহত থাকে। এসময় তিনি প্রতিদিন ১৮ ঘণ্টা করে রেওয়াজ করতেন। এর পরেও তাঁর বাবা আচার্য আলাউদ্দিন খান সাহেবের ১০০ বছর বয়স পর্যন্ত আলী আকবর খানকে শিখিয়েছেন। এই শিক্ষণ প্রক্রিয়া ওস্তাদ আলী আকবর খান সাহেবের মধ্যে এমন এক সম্পদ সৃষ্টি করেছে যা থেকে তিনি এখনো শিখছেন বলে বোধ করেন। ১৯৭২ সালে তাঁর বাবার মৃত্যুর পর হতে তিনি বাবার চর্চিত সাঙ্গীতিক ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন। এই সাঙ্গীতিক ঐতিহ্য হচ্ছে ভারতের মাইহার ও রামপুরের শ্রী বাবা আলাউদ্দিন সেনী ঘরানা।", "question_text": "ওস্তাদ আলী আকবর খানের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ", "start_byte": 376, "limit_byte": 432}]} {"id": "-6467501231789292859-1", "language": "bengali", "document_title": "হাদিস", "passage_text": "হাদিস (Arabic: الحديث‎) হলো মূলত ইসলামের শেষ বাণীবাহকের বাণী ও জীবনাচরণ। হাদিসের উপদেশ মুসলমানদের জীবনাচরণ ও ব্যবহারবিধির অন্যতম পথনির্দেশ। কুরআন ইসলামের মৌলিক গ্রন্থ এবং হাদিসকে অনেক সময় তার ব্যাখ্যা হিসেবেও অভিহিত করা হয়। হাদিস বিষয়ে পণ্ডিত ব্যক্তিকে মুহাদ্দিস বলা হয়।", "question_text": "ইসলামে হাদিস বিষয়ে পণ্ডিত ব্যক্তিকে কি বলা হয় ?", "answers": [{"text": "মুহাদ্দিস", "start_byte": 670, "limit_byte": 697}]} {"id": "-660915199234241919-3", "language": "bengali", "document_title": "ডোরেমনের চরিত্রসমূহের তালিকা", "passage_text": "ডোরেমন (জন্ম ৩ সেপ্টেম্বর, কন্যারাশি) একটি কানহীন বিড়াল রোবট। তাকে নির্মাণ করে দ্বাবিংশ শতাব্দীর মাতসুসিবু রোবট কোম্পানি। নোবিতার নাতি সিবাশি তার দাদা নোবিতাকে সাহায্য করতে ডোরেমনকে বিংশ শতাব্দীতে পাঠিয়েছে। ডোরেমনের কাজ হলো নোবিতার ভবিষ্যত গঠনে সাহায্য করা। তার ফোর ডাইমেনশনাল (চতুর্মাত্রিক) পকেট রয়েছে। এই পকেটে ভবিষ্যতের ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের নানা প্রকার গ্যাজেট রয়েছে। সেই সব গ্যাজেট দিয়ে সে নোবিতাকে সাহায্য করে। মাঝেমধ্যে নোবিতা এসব গ্যাজেটের অপব্যবহার করে। ডোরেমন সবসময় নোবিতাকে ভালোবাসে। তারা একে অপরকে ছাড়া থাকতে পারেনা। কিছু পর্বে দেখা যায় তারা সামান্য ঝগড়া করে। কিন্তু পরে আবার আগের মতো বন্ধু হয়ে যায়। সে ডোরা কেক(Dorayaki) খেতে ভালোবাসে। আর সে ইঁদুর দেখলে ভয় পায়। কারণ একবার ২২ শতাব্দীর একটি রোবট ইঁদুর তার কান খেয়ে নিয়েছিল। তাই তার কান নেই।[1][2][3]", "question_text": "ডোরেমন কি একটি কানহীন বিড়াল রোবটের চরিত্র ?", "answers": [{"text": "ডোরেমন", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "-3854584407866655881-0", "language": "bengali", "document_title": "রজার পেনরোজ", "passage_text": "স্যার রজার পেনরোজ (জন্ম ৮ই আগস্ট, ১৯৩১), ওএম, এফআরএস একজন ইংরেজ গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞানী এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের ইমেরিটাস রাউজ বল অধ্যাপক। তিনি গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞানে, বিশেষত সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব এবং মহাবিশ্ব-সৃষ্টি তত্ত্বে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্যে বিখ্যাত। এছাড়াও তিনি একজন শখের গণিতবিদ এবং বিতর্কিত দার্শনিকও বটে। রজার পেনরোজের বাবা লিওনেল এস পেনরোজ ছিলেন একজন প্রখ্যাত বিজ্ঞানী। তাঁর এক ভাই অলিভার পেনরোজ গণিতবিদ এবং আরেক ভাই জনাথন পেনরোজ দাবার একজন গ্রান্ডমাস্টার।", "question_text": "স্যার রজার পেনরোজের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "লিওনেল এস পেনরোজ", "start_byte": 954, "limit_byte": 998}]} {"id": "765812755599398495-3", "language": "bengali", "document_title": "স্বর্ণকুমারী দেবী", "passage_text": "১৮৬৮ সালে জানকীনাথ ঘোষালের সঙ্গে স্বর্ণকুমারী দেবীর বিবাহ হয়। জানকীনাথ ছিলেন নদিয়া জেলার এক জমিদার পরিবারের শিক্ষিত সন্তান। ঠাকুর পরিবার ছিল পিরালী থাকভুক্ত ব্রাহ্মণ। পিরালী ব্রাহ্মণ বংশের কন্যাকে বিবাহ করার জন্য জানকীনাথ পরিবারচ্যূত হয়েছিলেন। কিন্তু দৃঢ়চেতা জানকীনাথ ব্যবসা করে সাফল্য অর্জন করেন এবং নিজস্ব এক জমিদারি গড়ে তুলে \"রাজা\" উপাধি অর্জন করেন।[1] তিনি ছিলেন একজন দিব্যজ্ঞানবাদী (থিওজফিস্ট)[2] এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা[1] তথা আদি যুগের সক্রিয় সদস্য।[5]", "question_text": "স্বর্ণকুমারী দেবীর স্বামীর নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "জানকীনাথ ঘোষালের", "start_byte": 26, "limit_byte": 72}]} {"id": "4592692545207471075-1", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সাম্রাজ্য", "passage_text": "পানিপথের প্রথম যুদ্ধে ইবরাহিম লোদির বিরুদ্ধে বাবরের জয়ের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের সূচনা হয়। মুঘল সম্রাটরা ছিলেন মধ্য এশিয়ার তুর্কো-মঙ্গোল বংশোদ্ভূত। তারা চাগতাই খান ও তৈমুরের মাধ্যমে চেঙ্গিস খানের বংশধর। ১৫৫৬ সালে আকবরের ক্ষমতারোহণের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের ধ্রূপদী যুগ শুরু হয়। আকবর ও তার ছেলে জাহাঙ্গীরের শাসনামলে ভারতে অর্থনৈতিক প্রগতি বহুদূর অগ্রসর হয়। আকবর অনেক হিন্দু রাজপুত রাজ্যের সাথে মিত্রতা করেন। কিছু রাজপুত রাজ্য উত্তর পশ্চিম ভারতে মুঘলদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ জারি রাখে কিন্তু আকবর তাদের বশীভূত করতে সক্ষম হন। মুঘল সম্রাটরা মুসলিম ছিলেন তবে জীবনের শেষের দিকে শুধুমাত্র সম্রাট আকবর ও তার পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর নতুন ধর্ম দীন-ই-ইলাহির অনুসরণ করতেন।[9]", "question_text": "মোগল সম্রাট আকবর কত সালে মোঘল সিংহাসনে বসেন ?", "answers": [{"text": "১৫৫৬", "start_byte": 561, "limit_byte": 573}]} {"id": "-1608834007210401054-2", "language": "bengali", "document_title": "চিকুইতোসের জেসুইট মিশন", "passage_text": "নাফলো দে চাভেস নামীয় ষোড়শ শতাব্দীর স্পেনীয় অভিযান পরিচালনাকারী ও সান্তা ক্রুজ লা ভাইজা’র প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে চিকুইতোস নামের সূচনা ঘটান। এর অর্থ হচ্ছে অন্যতম ক্ষুদ্র। এর মাধ্যমে ছোট দরজাবিশিষ্ট খড়ের গৃহগুলোতে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বাসস্থান।[nb 1][1] ভুলক্রমে অঞ্চলের সর্ববৃহৎ নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠী হিসেবে চিকুইতোসকে পরিচয় ঘটানো হয়। সঠিক হচ্ছে চিকুইতানো। সম্মিলিতভাবে ৪০টি নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী ভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতিকে নিয়ে গ্রান চিকুইতানিয়ায় বসবাস করছে।[2][3] মূলতঃ চিকুইতোস বলতে কেবলমাত্র বর্তমানের বলিভিয়া ডিপার্টমেন্টের বা সাবেক বৃহত্তর পেরু অঞ্চলে (বর্তমানে বলিভিয়া) বসবাসকারীদের বুঝায়।", "question_text": "চিকুইতোস নামটির অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "অন্যতম ক্ষুদ্র", "start_byte": 410, "limit_byte": 450}]} {"id": "-9178865647006293567-1", "language": "bengali", "document_title": "ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি", "passage_text": "১৬০০ সালে ভারত ও পূর্ব এশিয়ায় বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ডের একদল বণিক ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গঠন করে। ৩১ ডিসেম্বর রানি এলিজাবেথের সনদ বলে উক্ত কোম্পানি উত্তমাশা অন্তরীপ থেকে সমগ্র পূর্বাঞ্চলে বাণিজ্যের একচেটিয়া অধিকার লাভ করে।[4] তারা ১৬০৮-এ মোগল সম্রাট জাহাঙ্গিরের শাসনকালে সুরাটে প্রথম বাণিজ্য কুঠি স্থাপনের অনুমতি পায়। পরে অন্যান্য স্থানসহ হুগলিতে বাণিজ্য কুঠি স্থাপিত হয়। সপ্তদশ শতাব্দীর ১৬৫৮ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির একজন প্রতিনিধি হিসেবে জেমস হার্ট ঢাকা প্রবেশ করার মধ্য দিয়ে বাংলায় ইংরেজ আগমন শুরু হয়। ১৭১৫ সালে মোগল দরবার থেকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে নিজস্ব মুদ্রা ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়। ঐ মুদ্রা মোগল সাম্রাজ্যেও চালু হয়। ১৭৫৬ সালে নবাব সিরাজউদৌলা কোলকাতা দখল করে নেবার পরে (২০ জুন) লর্ড ক্লাইভ এবং ওয়াটসন তামিলনাড়ু থেকে জাহাজযোগে সৈন্যবাহিনী নিয়ে আসেন ও কোলকাতা পুণরায় দখল করেন (২জানুয়ারি,১৭৫৭)। কোম্পানির কেরানি, পরে ফ্রান্স-ইংল্যান্ড যুদ্ধ শুরু হলে সৈন্যবাহিনীতে যোগ দেন। নিজের যোগ্যতায় পরে উঁচু পদ পান। চন্দননগর দখল করার পরে সিরাজউদৌলাকে উৎখাত করার জন্য সিরাজের পরিবারের কয়েকজন ও মীরজাফর, উমিচাঁদ, জগত শেঠ প্রমুখদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করেন। চুক্তি মতো কাজ হয় ও নদীয়ার পলাশির প্রান্তরে সিরাজউদৌলার সঙ্গে মেকি যুদ্ধ হয়। সিরাজউদৌলা পরাজিত হয়ে পালাবার সময় ধরা পড়ে নিহত হন। চুক্তি মতো মীরজাফর নবাব হন এবং ক্লাইভ নগদ ত্রিশ লক্ষ টাকা ও চব্বিশ পরগনার জায়গিরদারি লাভ করেন। জায়গির থেকে ক্লাইভের বছরে তিন লক্ষ টাকা আয় হত। পরে ১৭৬০-এ ক্লাইভ দেশে ফিরে যান। এ দিকে তার অভাবে ইংরেজরা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে, তখন আবার ক্লাইভের ডাক পড়ে।", "question_text": "ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কত সালে ভারতবর্ষে উপনিবেশ স্থাপন করে ?", "answers": [{"text": "১৬০০", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "2828689305596545325-5", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "১৯০৬ সালের ৭ অগস্ট কলকাতার পার্সিবাগান স্কোয়ারে বঙ্গভঙ্গ বিরোধী এক সভায় প্রথম ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা উত্তোলিত হয়। এই পতাকা উত্তোলন করেন শচীন্দ্রপ্রসাদ বসু। পতাকাটি কলকাতা পতাকা নামে পরিচিত হয়। এই পতাকায় উপরে, মধ্যে ও নিচে যথাক্রমে কমলা, হলুদ ও সবুজ রঙের তিনটি আনুভূমিক ডোরা ছিল। উপরের ডোরায় আটটি অর্ধ-প্রস্ফুটিত পদ্ম এবং নিচের ডোরায় সূর্য ও অর্ধচন্দ্র অঙ্কিত ছিল। মাঝে দেবনাগরী হরফে লিখিত ছিল \"বন্দে মাতরম\" কথাটি।[5]", "question_text": "কানাডার জাতীয় পতাকায় মোট কতগুলি রঙের ব্যবহার আছে ?", "answers": [{"text": "তিনটি", "start_byte": 687, "limit_byte": 702}]} {"id": "6361558212134326037-4", "language": "bengali", "document_title": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "চূড়ান্ত খেলায় নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। খেলায় অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে জয়ী হয়ে পঞ্চমবারের মতো শিরোপা লাভ করে।", "question_text": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বের ম্যাচটি কোন শহরে আয়োজিত হয় ?", "answers": [{"text": "মেলবোর্ন", "start_byte": 122, "limit_byte": 146}]} {"id": "-602111576961978859-5", "language": "bengali", "document_title": "ভাওয়াল রাজবাড়ী", "passage_text": "ভাওয়াল এস্টেটের সর্বশেষ ক্ষমতাবান জমিদার ছিলেন রাজা রাজেন্দ্রনারায়ণ রায়চৌধুরী। কালীপ্রসন্ন ঘোষ ছিলেন তাঁর দীউয়ান। উল্লেখ্য যে, কালীপ্রসন্ন ঘোষ ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন খ্যাতিমান লেখক ছিলেন। রাজেন্দ্রনারায়ণ রায়চৌধুরীর ছিল তিন পুত্রসন্তান। তাঁরা হলেন রণেন্দ্রনারায়ণ রায়চৌধুরী, রমেন্দ্রনারায়ণ রায়চৌধুরী এবং রবীন্দ্রনারায়ণ রায়চৌধুরী। ১৯০১ সালে রাজেন্দ্রনারায়ণের মৃত্যু হয়। এই সময় তাঁর তিনপুত্র সন্তানই ছিলেন নাবালক। সে কারণে জমিদারিটি একবার ১৯০১ সালে এবং আর একবার ১৯০৪ সালে কোর্ট অব ওয়ার্ডসের অধীনে চলে যায়। রাজেন্দ্রনারায়ণের তিন পুত্র সন্তানকেই একজন ইউরোপীয় গৃহ-শিক্ষক লেখাপড়া শেখাতেন। তাঁর বক্তব্য অনুযায়ী, তিন পুত্রই ছিলেন অজ্ঞ ও ইন্দ্রিয়পরায়ণ, লেখাপড়া ও নৈতিক শিক্ষার প্রতি অত্যন্ত অমনোযোগী। একবার দ্বিতীয় পুত্র রমেন্দ্রনারায়ণ চিকিৎসার জন্য দার্জিলিং গমন করেন। সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয় এবং যথারীতি দাহ করা হয় বলেও দাবী করা হয়। অপর দুই পুত্রও খুব অল্প সময়ের মধ্যেই মৃত্যুবরণ করেন এবং পরিবারটি পুত্র সন্তানবিহীন অবস্থায় নিঃশেষ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে দ্বিতীয় পুত্র সন্তানটি নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিলেন এবং তিনি বহুদিন যাবৎ সন্ন্যাসী হিসেবে জীবন যাপন করেন। পরিশেষে ১৯২০ সালের শেষের দিকে তিনি নাটকীয়ভাবে দারুণ সাড়া জাগিয়ে প্রায় ১২ বছর পর ঢাকায় এসে উপস্থিত হন এবং তার জমিদারি দাবি করেন। এভাবেই ১৯৩৫ সালে শুরু হয় বিখ্যাত ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা, যা সমগ্র বাংলায়, এমনকি বাংলার বাইরেও প্রায় এক যুগ ধরে খবরের কাগজে সংবাদ এবং নানা ধরনের গল্প গুজবের প্রধান উপাদান হয়ে থাকে। এমনকি ঘটনাটি সারা ভারতবর্ষে বিভিন্ন ভাষায় সাহিত্য, নাটক এবং সিনেমারও বিষয়বস্তু হয়। ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলার পরে জমিদারির উত্তরাধিকারের বিষয়টি শেষ পর্যন্ত জটিল হয়ে পড়ে এবং ফলে এর ব্যবস্থাপনা ১৯৫১ সালে জমিদারি প্রথা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত কোর্ট অব ওয়ার্ডসের অধীনেই থেকে যায়। যেহেতু উত্তরাধিকারী নিয়ে বহু জটিলতা ছিল এবং জমিদারি সংক্রান্ত বহু মামলাও অমীমাংসিত ছিল, সে কারণে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত ঘোষণার পরেও এর বিষয়-সম্পত্তি বা দায়-দায়িত্ব যথাযথভাবে বণ্টন করা সম্ভব হয় নি। ফলে পাকিস্তান আমলেও জমিদারিটি কোর্ট অব ওয়ার্ডসের অধীনেই থাকে। বর্তমানে ভাওয়াল এস্টেটের কর্মকাণ্ড গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ভূমি সংস্কার বোর্ড পরিচালনা করে।", "question_text": "ভাওয়াল সন্ন্যাসী মামলা কবে শেষ হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫১ সালে", "start_byte": 4374, "limit_byte": 4399}]} {"id": "-5635145205191964719-1", "language": "bengali", "document_title": "মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স", "passage_text": "এমসিইউ-এর প্রথম চলচ্চিত্র হিসেবে আয়রন ম্যান (২০০৮) মুক্তি পায় যার মাধ্যমে প্রথম ধাপ শুরু হয় এবং মার্ভেল’স দ্য অ্যাভেঞ্জারস (২০১২) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এই ধাপের সমাপ্তি ঘটে। দ্বিতীয় ধাপটি শুরু হয় আয়রন ম্যান ৩ (২০১৩) দিয়ে এবং শেষ হয় অ্যান্ট-ম্যান (২০১৫) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। মার্ভেল চলচ্চিত্রগুলো বর্তমানে তৃতীয় ফেজে আছে যা শুরু হয় ক্যাপ্টেন আমেরিকা: সিভিল ওয়ার (২০১৬) এর মুক্তির মাধ্যমে এবং শেষ হবে অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম (২০১৯) মুক্তির মাধ্যমে। মার্ভেল টেলিভিশন দুনিয়াটিকে আরো বিস্তৃত করে। প্রথমে ২০১৩ সালে নেটওয়ার্ক টেলিভিশন এবিসিতে মার্ভেল’স এজেন্টস অফ শিল্ড এর মাধ্যমে এবং পরবর্তিতে ২০১৫ সালে অনলাইন স্ট্রিমিং নেটফ্লিক্সে মার্ভেল’স ডেয়ারডেভিল এর মাধ্যমে। এছাড়াও এমসিইউতে সহযোগী কমিক এবং ভিডিওতে মুক্তিপ্রাপ্ত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।", "question_text": "মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স-এর প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আয়রন ম্যান", "start_byte": 89, "limit_byte": 120}]} {"id": "-6398503420141171478-1", "language": "bengali", "document_title": "তিতুমীর", "passage_text": "তিতুমীরের জন্ম হয় চব্বিশ পরগনার বাদুড়িয়া থানার হায়দারপুর গ্রামে (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে)।[4] তাঁর পিতার নাম মীর হাসান আলী এবং মাতার নাম আবিদা রোকেয়া খাতুন। তিতুমীরের প্রাথমিক শিক্ষা হয় তাঁর গ্রামের বিদ্যালয়ে। পরবর্তীকালে তিনি স্থানীয় একটি মাদ্রাসাতে লেখাপড়া করেন। ১৮ বছর বয়সে তিতুমীর কোরানে হাফেজ হন এবং হাদিস বিষয়ে পাণ্ডিত্য লাভ করেন। একই সাথে তিনি বাংলা, আরবি ও ফার্সি ভাষায় ব্যুৎপত্তি লাভ করেন।[5]", "question_text": "তিতুমীরের পিতার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "মীর হাসান আলী", "start_byte": 327, "limit_byte": 362}]} {"id": "2884412537387802111-0", "language": "bengali", "document_title": "নিকোলাউস কোপের্নিকুস", "passage_text": "নিকোলাস কোপারনিকাস (পলিশ ভাষায় মিকলজ কোপারনিক , জার্মান ভাষায় নিক্লাস কপারনিক, ১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী জন্ম\\ ২৪ মে ১৫৪৩ মৃত্যু) ছিলেন রেনেসাঁ এবং সংস্কার যুগের মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি এই মহাবিশের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন। যেখানে তিনি পৃথিবী নয় বরং সূর্যকে সৌরজগতের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি আঠারো শতকের আগে এমন একটি মডেল প্রনয়ন করেন যখন চারিদিকে সক্রেটিস এবং এরিস্টটলের মতবাদ চলছিল।", "question_text": "বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুস কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী", "start_byte": 215, "limit_byte": 284}]} {"id": "3304414781107552758-4", "language": "bengali", "document_title": "বিদ্যা সিনহা সাহা মীম", "passage_text": "২০১৩ সালে মিজানুর রহমান আরিয়ানের অপরাধধর্মী ট্রাম্প কার্ড নাটকে অভিনয় করেন। নাটকটি ঈদুল ফিতরে আরটিভিতে প্রচারিত হয়।[10] এরই অনুবর্তী পর্ব ট্রাম্প কার্ড ২ একই বছর ঈদুল আযহায় আরটিভিতে প্রচারিত হয়। এরপর লম্বা বিরতি নিয়ে ২০১৪ সালে পহেলা বৈশাখে খালিদ মাহমুদ মিঠু পরিচালিত জোনাকির আলো মুক্তি পায়। ত্রিভুজ প্রেমের গল্পে তার বিপরীতে অভিনয় করেন মামনুন হাসান ইমন ও কল্যাণ কোরাইয়া।[11] ছায়াছবিটি ব্যবসায়িক সফলতার মুখ না দেখলেও তার গ্ল্যামার প্রশংসিত হয়। এই চলচ্চিত্রে সমাজকর্মী 'কবিতা' চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি ৩৯তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে মৌসুমীর সাথে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার অর্জন করেন।[12] এরপর মুক্তি পায় তার পরবর্তী ছায়াছবি মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত তারকাঁটা।[13] এতে তার সঙ্গে আরও অভিনয় করেন আরিফিন শুভ ও মৌসুমী।[14] ছবিটি সম্পর্কে পরবর্তীকালে মীম বলেন যে এই ছবিটি তার না করাই ভালো ছিল এবং কারণ হিসেবে বলেন, \"এই ছবির গল্প শুনেছি একরকম, শুটিং শেষ করে দেখেছি আরেক রকম।\"[15]", "question_text": "কত সালে সর্বপ্রথম বাংলাদেশের অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা সাহা মীম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "২০১৪", "start_byte": 593, "limit_byte": 605}]} {"id": "2861809143075302561-1", "language": "bengali", "document_title": "রাজ চক্রবর্তী", "passage_text": "তিনি চলচ্চিত্রের পরিচালকের কাজে যোগদান করেন ২০০৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চিরদিনই তুমি যে আমার-এর মাধ্যমে। নবাগত রাহুল ও নবাগতা প্রিয়াংকার অভিনয়ে নির্মিত এ ছবি খুবই বিখ্যাত হয়, বিশেষত তরুনদের কাছে। এ ছবি বিখ্যাত সুর পরিচালক জিৎ গাঙ্গুলীর সুর পরিচালনায় নির্মিত হয়। জিৎ গাঙ্গুলী এই ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ সংগীতের পুরস্কার পায়। এই ছবিটি তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।", "question_text": "রাজ চক্রবর্তী পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "চিরদিনই তুমি যে আমার", "start_byte": 186, "limit_byte": 240}]} {"id": "7961498906008413274-1", "language": "bengali", "document_title": "মাইলি সাইরাস", "passage_text": "২০০৮ সালে, সাইরাস তার দ্বিতীয় একক অ্যালবাম ব্রেকআউট মুক্তি দেয়, যেখানে একটি সফল ট্র্যাক \"সেভেন থিঙ্গস\" অর্ন্তভুক্ত ছিল, পাশাপাশি বোল্ট অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্রে ভয়েস অভিনেত্রী হিসেবে তার চলচ্চিত্র কর্মজীবন শুর করেন। ২০০৯ সালে, সাইরাস হানা মন্টানা: দ্য মুভি ফিচার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন; যা সাউন্ডট্র্যাকে \"দা ক্লাইম্ব\" শিরোনামে একটি হিট একক উত্পাদন করে। ইপি দ্য টাইম অব আওয়ার লাইভ্‌স (২০০৯) অ্যালবামে সাইরাস তার প্রাজ্ঞ ভাবমূর্তি লাভ করে, যেখানে একটি সফল ট্র্যাক \"পার্টি ইন দ্য ইউ.এস.এ\" অর্ন্তভূক্ত হয়। এই পরিবর্তনে তিনি তৃতীয় অ্যালবাম কান'ট বি টেমড্ (২০১০) মুক্তি পায়, যার টাইটেল টট্র্যাক শীর্ষ দশে অর্ন্তভূক্ত হয়, যদিও এটি সামান্য বাণিজ্যিক সাফল্য পায় এবং তার কর্মজীবনে সর্বনিম্ন বিক্রয়ের রেকর্ড তৈরি ওঠে। পরের বছর, সাইরাস কামিং-অব-এজ-চলচ্চিত্র দ্য লাস্ট সঙ-এ অভিনয় করেন। এর উৎপাদনের সময় তিনি সহ-তারকা লিয়াম হ্যামউর্থের সাথে ছাড়া-ছাড়া সম্পর্কে জড়িত ছিলেন; এবং শেষ পর্যন্ত ২০১৩ সালে তাদের বছর ব্যপী সম্পর্কের অবসান ঘটে।", "question_text": "মাইলি রে সাইরাস অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "বোল্ট", "start_byte": 345, "limit_byte": 360}]} {"id": "135536965636843256-17", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা", "passage_text": "মধ্য কলকাতা হল শহরের প্রধান বাণিজ্য কেন্দ্র। বিনয়-বাদল-দীনেশ বাগ (বিবাদীবাগ; পূর্বতন নাম ডালহৌসি স্কোয়ার), এসপ্ল্যানেড, স্ট্র্যান্ড রোড, চৌরঙ্গি, বড়বাজার, কলেজ স্ট্রিট (বইয়ের বাজারের জন্য ‘বইপাড়া’ নামেও পরিচিত), শিয়ালদহ, তালতলা, জানবাজার, বউবাজার, এন্টালি, চাঁদনি চক, ধর্মতলা, টেরিটি বাজার, বো ব্যারাকস, মল্লিকবাজার, পার্কসার্কাস, বাবুঘাট প্রভৃতি এলাকা মধ্য কলকাতার অন্তর্ভুক্ত।[62] পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সচিবালয়, জেনারেল পোস্ট অফিস, ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক, উচ্চ আদালত, লালবাজার পুলিশ সদর দফতর সহ একাধিক সরকারি ও বেসরকারি কার্যালয় এখানেই অবস্থিত। এই এলাকার কিছুদূরে মাদার টেরিজা সরণির (পূর্বতন নাম পার্ক স্ট্রিট) দক্ষিণে আরেকটি বাণিজ্য কেন্দ্র রয়েছে। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর সরণি (পূর্বতন নাম ক্যামাক স্ট্রিট), ড. মার্টিন লুথার কিং সরণি (পূর্বতন নাম উড স্ট্রিট), ড. উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী সরণি (পূর্বতন নাম লডন স্ট্রিট), শেকসপিয়র সরণি (পূর্বতন নাম থিয়েটার রোড), আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোড সন্নিহিত এলাকাগুলি এই বাণিজ্য কেন্দ্রের অন্তর্গত।[63] মধ্য কলকাতায় শহরের ঠিক কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত ময়দান হল একটি বিশাল মাঠ। এই মাঠটি \"কলকাতার ফুসফুস\" নামে পরিচিত।[64] এখানে বিভিন্ন ক্রীড়ানুষ্ঠান ও জনসভার আয়োজন করা হয়।[65] ময়দানের দক্ষিণ প্রান্তে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল ও কলকাতা রেস কোর্স অবস্থিত। হুগলি নদীর তীরে স্ট্র্যান্ড রোডের ধারে অবস্থিত মিলেনিয়াম পার্ক কলকাতার একটি বিখ্যাত উদ্যান। ময়দানের পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত ফোর্ট উইলিয়াম ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্ব কম্যান্ডের সদর দফতর।[66] এই দুর্গটি এবং সন্নিহিত এলাকা সেনাবাহিনীর এক্তিয়ারভুক্ত।", "question_text": "ময়দান বা গড়ের মাঠ কলকাতা শহরের কোন প্রান্তে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "কেন্দ্রস্থলে", "start_byte": 2542, "limit_byte": 2578}]} {"id": "2031031402861459824-2", "language": "bengali", "document_title": "হোমার", "passage_text": "আধুনিক গবেষকেরা \"হোমারের সময়কাল\" বলতে কাব্যরচনার সূচনাকাল ও ব্যক্তির জীবনকাল উভয়কেই একযোগে বুঝিয়েছেন। তাঁরা এই বিষয়ে একমত যে, \"ইলিয়াড ও ওডিসি খ্রিষ্টপূর্ব নবম শতাব্দীর একেবারে শেষ কাল অথবা অষ্টম শতাব্দীর রচনা এবং ইলিয়াড ওডিসি মহাকাব্যের পূর্বে, সম্ভবত একই দশকে রচিত হয়েছিল।\"[3] অর্থাৎ শেষোক্ত বইটি হেসিয়ডের পূর্বেই রচিত হয়।[4] ইলিয়ড পাশ্চাত্য সাহিত্যের প্রাচীনতম রচনা। বিগত কয়েক দশক ধরে কোনো কোনো গবেষক খ্রিষ্টপূর্ব সপ্তম শতাব্দীকে হোমারের রচনাকাল মনে করছেন। যাঁরা মনে করেন, হোমারীয় কাব্যধারাটি এক দীর্ঘ সময় ধরে গড়ে উঠেছিল, তাঁরা এই কাব্যের রচনা আরও পরে হয়েছিল বলে মতপ্রকাশ করেছেন। গ্রেগরি ন্যাগির মতে, এই রচনাগুলো সুসংহত আকার নেয় খ্রিষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে।[5] হোমার ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব কিনা, সেই প্রশ্নটি নিজেই \"হোমারীয় প্রশ্ন\" নামে পরিচিত। ধ্রুপদি প্রাচীন যুগে রচিত হোমারের কোনো বিশ্বাসযোগ্য জীবনী পাওয়া যায় না।[6] তাঁর কবিতাগুলোও বহু শতাব্দীর মৌখিক গল্পকথন ও একটি সুগঠিত কাব্যরচনা ব্যবস্থার মিশ্রণ। মার্টিন ওয়েস্টের মতে, \"হোমার কোনো ঐতিহাসিক কবির নাম নয়, বরং কাল্পনিকভাবে সৃষ্ট একটি নাম।\"[7]", "question_text": "ইলিয়াড মহাকাব্যটি কবে রচিত হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিষ্টপূর্ব নবম শতাব্দীর একেবারে শেষ কাল অথবা অষ্টম শতাব্দী", "start_byte": 391, "limit_byte": 555}]} {"id": "6872381778009400624-6", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সাম্রাজ্য", "passage_text": "বাবর মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন মধ্য এশিয়ার তুর্কো-মঙ্গোল বংশোদ্ভূত শাসক। বাবার দিক থেকে তিনি তৈমুর লং ও মায়ের দিক থেকে চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন।[19] মধ্য এশিয়া থেকে বিতাড়িত হয়ে বাবর ভারতে ভাগ্য নির্মাণে নিয়োজিত হন। তিনি নিজেকে কাবুলের শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন এবং আফগানিস্তান থেকে খাইবার পাস হয়ে ভারতে প্রবেশ করেন।[19] পানিপথের যুদ্ধে বিজয়ের পর বাবরের সেনাবাহিনী উত্তর ভারতের অধিকাংশ এলাকা জয় করে নেয়।[19] তবে শাসন পাকাপোক্ত করতে অনেক সময় লেগে যায়।[19] অস্থিতিশীলতা তার ছেলে হুমায়ুনের সময়ও ছড়িয়ে পড়ে। হুমায়ুন দিগ্বিজয়ী সেনাপতি শেরশাহ কর্তৃক ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারত থেকে পারস্যে পালিয়ে যান।[19] হুমায়ুনের সাথে পারস্যের সাফাভিদের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় এবং মুঘল সাম্রাজ্যে পারসীয় সাংস্কৃতিক প্রভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। সাফাভিদের সহায়তায় হুমায়ুন মুঘলদের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। কিছুকাল পর নিজস্ব গ্রন্থাগারে ঘটা এক দুর্ঘটনায় হুমায়ুনের মৃত্যু হলে[19] তার ছেলে আকবর অপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সিংহাসনে বসেন। আকবরের অভিভাবক বৈরাম খান ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের ভিত্তি মজবুত করতে আকবরের সহায়তা করেছেন।[19]", "question_text": "মুঘল বা মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "বাবর", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "733940528152087741-0", "language": "bengali", "document_title": "লালন", "passage_text": "লালন (জন্ম: ১৭৭৪ খ্রি. - মৃত্যু: ১৭ অক্টোবর, ১৮৯০ খ্রি.)[1] ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী একজন বাঙালি; যিনি ফকির লালন, লালন সাঁই, লালন শাহ, মহাত্মা লালন ইত্যাদি নামেও পরিচিত।[2] তিনি একাধারে একজন আধ্যাত্মিক বাউল সাধক, মানবতাবাদী, সমাজ সংস্কারক এবং দার্শনিক। তিনি অসংখ্য গানের গীতিকার, সুরকার ও গায়ক ছিলেন। লালনকে বাউল গানের অগ্রদূতদের অন্যতম একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং ‘বাউল-সম্রাট’ হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে।[3][4] তাঁর গানের মাধ্যমেই উনিশ শতকে বাউল গান বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করে।", "question_text": "লালন সাঁই বা ফকির লালনের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "১৭৭৪ খ্রি", "start_byte": 28, "limit_byte": 53}]} {"id": "-8363266760770170799-4", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "খালিমপুর তাম্রলিপি অনুসারে, প্রথম পাল রাজা গোপাল ছিলেন বাপ্যত নামে এক যোদ্ধার পুত্র। রামচরিতম্‌ গ্রন্থে বলা হয়েছে যে, পাল রাজাদের পিতৃভূমি (‘জনকভূ’) ছিল বরেন্দ্র (উত্তরবঙ্গ)। এই রাজবংশের জাতিগত উৎস অজ্ঞার। পরবর্তীকালের নথিপথ দাবি করে যে, গোপাল ছিলেন কিংবদন্তি সূর্যবংশের এক ক্ষত্রিয়। বল্লালচরিত গ্রন্থেও বলা হয়েছে যে, পাল সম্রাটেরা ছিলেন ক্ষত্রিয়। তারানাথের ভারতে বৌদ্ধধর্মের ইতিহাস ও ঘনারাম চক্রবর্তীর ধর্মমঙ্গল কাব্যেও (উভয় গ্রন্থই খ্রিষ্টীয় ১৬শ শতাব্দীতে রচিত) একই দাবি করা হয়েছে। রামচরিতম্‌ গ্রন্থে পঞ্চদশ পাল সম্রাট রামপালকে ক্ষত্রিয় বলা হয়েছে। পাল রাজবংশকে পৌরাণিক সূর্যবংশের উত্তরসূরি বলে যে দাবি করা হয়, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। সম্ভবত এই রাজবংশের উৎসটি খুবই সাধারণ এবং তাকে আবৃত করার জন্যই এমন দাবি করা হয়েছিল।[7] মঞ্জুশ্রীমূলকল্প প্রভৃতি গ্রন্থে পাল রাজবংশকে শূদ্র বলা হয়েছে। সম্ভবত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হওয়ার জন্য এই দাবি করা হয়।[8][9][10][11][12][13][14] আবুল-ফজল ইবন মুবারকের আইন-ই-আকবরি গ্রন্থে পালদের কায়স্থ বলা হয়েছে। কোনও কোনও উপাখ্যানে এমন দাবিও করা হয়েছে যে, গোপাল সম্ভবত ব্রাহ্মণ বংশের সন্তান ছিলেন।[15][16]", "question_text": "পালবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "গোপাল", "start_byte": 115, "limit_byte": 130}]} {"id": "4007898957162882873-14", "language": "bengali", "document_title": "শাহরুখ খান", "passage_text": "বর্তমানে সারা বিশ্বে বলিউডের জনপ্রিয়তম ব্যাক্তিত্বদের মধ্যে শাহরুখ খান অন্যতম। তাঁর অভিনীত হে রাম,দেবদাস এবং পহেলি ভারত থেকে অস্কার এ পাঠানো হয়েছিল। শাহরুখ-কাজল জুটি বলিউডের অন্যতম সেরা জুটি হিসেবে স্বীকৃত। কাজলের সাথে তাঁর অভিনীত বাজীগর,দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে, করন অর্জুন, কুছ কুছ হোতা হ্যায়, কাভি খুশি কাভি গাম...। এই ৫টি ছবিই ব্যবসা-সফল হয়। রা.ওয়ান ছবিতেও অর্জুন রামপালের বিপক্ষে অভিনয় করেও ব্যাপক সাফল্য লাভ করেন। এবং সর্বশেষ কাজলের সাথে তাঁর অভিনীত দিলওয়ালে মুভিটি বলিউডে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। ২৩ বছরের অভিনয়জীবনে তিনি ভারতের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ও জনপ্রিয়দের কাতারে অমিতাভ বচ্চন-এর পরবর্তীস্থান এর শক্ত দাবিদার।", "question_text": "২০১১ সালে নির্মিত \"রা.ওয়ান\" হিন্দি চলচ্চিত্রে রা.ওয়ানের চরিত্রে কোন অভিনেতা অভিনয় করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "শাহরুখ খান", "start_byte": 169, "limit_byte": 197}]} {"id": "-4238259725243943650-0", "language": "bengali", "document_title": "মেঘনাদবধ কাব্য", "passage_text": "মেঘনাদবধ কাব্য ১৯-শতকীয় বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কর্তৃক অমিত্রাক্ষর ছন্দে লেখা একটি মহাকাব্য।[1] এটি ১৮৬১ সালে দুই খণ্ডে বই আকারে প্রকাশিত হয়। কাব্যটি মোট নয়টি সর্গে বিভক্ত। মেঘনাদবধ কাব্য হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ অবলম্বনে রচিত, যদিও এর মধ্যে নানা বিদেশী মহাকাব্যের ছাপও সুস্পষ্ট।", "question_text": "মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচিত 'মেঘনাদবধ' কাব্যটির প্রথম প্রকাশকাল কত ?", "answers": [{"text": "১৮৬১", "start_byte": 286, "limit_byte": 298}]} {"id": "-6196293281054211799-30", "language": "bengali", "document_title": "মহাভারত", "passage_text": "অভিমন্যু: অর্জুন ও সুভদ্রার বীর পুত্র, মহাযুদ্ধে চক্রব্যূহে নিহত হন। অভিমন্যু ও উত্তরার পুত্র হল পরীক্ষিৎ।\nঅর্জুন: দেবরাজ ইন্দ্রের বরজাত পাণ্ডু ও কুন্তীর তৃতীয় পুত্র, যিনি বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনুর্ধর হিসেবে গণ্য হন।\nঅশ্বত্থামা: গুরু দ্রোণাচার্য ও কৃপীর অমর পুত্র ও দুর্যোধনের মিত্র।\nকর্ণ: সূর্যদেবের বরজাত অবিবাহিতা কুন্তীর ধার্মিক দানবীর পুত্র, যিনি কবচ-কুণ্ডল নিয়ে জন্মেছিলেন।\nকুন্তী: কুন্তীভোজের পালিতা কন্যা ও পাণ্ডুর স্ত্রী, এঁর তিন পুত্র – যুধিষ্ঠির, ভীম, অর্জুন।\nগান্ধারী: গান্ধাররাজ সুবলের কন্যা ও ধৃতরাষ্ট্রের ধর্মপরায়ণ পত্নী।\nদুঃশাসন: শতকৌরবের ২য় কৌরব, দ্যুতসভায় দৌপদীর বস্ত্রহরণ করেন।\nদুর্যোধন: ধৃতরাষ্ট্র ও গান্ধারীর জ্যেষ্ঠ কৌরব পুত্র, গদাযুদ্ধে পারদর্শী ও অন্যতম খলচরিত্র।\nদ্রোণাচার্য: কুরু রাজকুমারদের অস্ত্রশিক্ষক ব্রাহ্মণ গুরু, অশ্বত্থামার পিতা।\nদ্রৌপদী: পাঞ্চালরাজ দ্রুপদের কন্যা ও পঞ্চপাণ্ডবের পত্নী, এঁর সম্মানরক্ষাহেতু মহাযুদ্ধ সংঘটিত হয়।\nধৃতরাষ্ট্র: বিচিত্রবীর্য ও অম্বিকার অন্ধ পুত্র, যার শতপুত্র কৌরব নামে পরিচিত।\nনকুল: অশ্বিনীকুমারের বরজাত মাদ্রীর পুত্র ৪র্থ পাণ্ডব, অসিচালনায় পারদর্শী।\nপাণ্ডু: বিচিত্রবীর্য ও অম্বালিকার পুত্র, যার পাঁচ পুত্র পাণ্ডব নামে পরিচিত।\nবিদুর: অম্বিকার দাসীর ধর্মজ্ঞানী পুত্র, পাণ্ডব ও কৌরবদের সম্পর্কে কাকা হন।\nব্যাসদেব: মহাভারতের রচয়িতা মহান ঋষি, যদিও কাহিনিতেও এঁর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ, ধৃতরাষ্ট্র ও পাণ্ডু এঁরই ঔরসজাত।\nভীম: পবনদেবের বরজাত দ্বিতীয় পাণ্ডব, মহাশক্তিধর গদাধারী, মহাযুদ্ধে দুর্যোধনকে হত্যা করেন।\nভীষ্ম: মহারাজ শান্তনু ও গঙ্গাদেবীর বীর পুত্র, পিতৃসত্য পালনের জন্য ব্রহ্মচর্য গ্রহণ করেন।\nযুধিষ্ঠির: ধর্মের বরজাত জ্যেষ্ঠ পাণ্ডব, ধার্মিকতা ও সত্যবাদিতার জন্য খ্যাত।\nশকুনি: গান্ধাররাজ সুবলের পু্ত্র কপট দ্যুতক্রীড়ায় পারদর্শী অন্যতম খলচরিত্র, কৌরবদের পরামর্শদানকারী মামা।\nশল্য: পাণ্ডুর স্ত্রী মাদ্রীর ভ্রাতা ও পাণ্ডবদের মামা, দুর্যোধনের ছলনায় যুদ্ধে কৌরবপক্ষ গ্রহণে বাধ্য হন।\nশ্রীকৃষ্ণ: বসুদেব ও দেবকীর অষ্টম পুত্র, ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার, জগতে ধর্মরক্ষাহেতু আবির্ভূত হন।\nসত্যবতী: শান্তনুর ২য় পত্নী, মৎস্যগন্ধা নামে পরিচিত, পুত্রের নাম – চিত্রাঙ্গদ ও বিচিত্রবীর্য।\nসহদেব: অশ্বিনীকুমারের বরজাত মাদ্রীর পুত্র শেষ পাণ্ডব, জ্যোতিষবিদ্যায় পারদর্শী।", "question_text": "হিন্দু মহাকাব্য মহাভারতে পাণ্ডবদের জেষ্ঠ্য ভ্রাতার নাম কী ?", "answers": [{"text": "যুধিষ্ঠির", "start_byte": 3903, "limit_byte": 3930}]} {"id": "-7786025931751511567-0", "language": "bengali", "document_title": "গুপ্ত সাম্রাজ্য", "passage_text": "\nগুপ্ত সাম্রাজ্য (সংস্কৃত: गुप्त राजवंश, Gupta Rājavaṃśa) ছিল একটি প্রাচীন ভারতীয় সাম্রাজ্য। আনুমানিক খ্রিষ্টীয় ৩২০ থেকে ৫৫০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ে ভারতীয় উপমহাদেশের অধিকাংশ অঞ্চল জুড়ে এই সাম্রাজ্য প্রসারিত ছিল।[1] মহারাজ শ্রীগুপ্ত ধ্রুপদি সভ্যতা-র আদর্শে এই সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।[2] গুপ্ত শাসকদের ভারতে যে শান্তি ও সমৃদ্ধি স্থাপিত হয়েছিল, তার ফলশ্রুতিতে দেশ বৈজ্ঞানিক ও শিল্পক্ষেত্রে বিশেষ উৎকর্ষ লাভ করতে সক্ষম হয়।[3] গুপ্তযুগকে বলা হয় ভারতের স্বর্ণযুগ।[4] এই যুগ ছিল আবিষ্কার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বাস্তুবিদ্যা, শিল্প, ন্যায়শাস্ত্র, সাহিত্য, গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, ধর্ম ও দর্শনের বিশেষ উৎকর্ষের যুগ; বর্তমান হিন্দু সংস্কৃতি মূলত এই যুগেরই ফসল।[5] গুপ্ত যুুগের আমলে অনেক পণ্ডিত ব্যক্তি যেমন কালিদাস, আর্যভট্ট, বরাহমিহির, বিষ্ণু শর্মা -এর অবির্ভাব হয়েছিলো। \nপ্রথম চন্দ্রগুপ্ত, সমুদ্রগুপ্ত ও দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত ছিলেন গুপ্ত সাম্রাজ্যের সর্বাপেক্ষা প্রসিদ্ধ সম্রাট।[6]", "question_text": "গুপ্ত বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "শ্রীগুপ্ত", "start_byte": 578, "limit_byte": 605}]} {"id": "33840305573002539-5", "language": "bengali", "document_title": "ইন্দোনেশিয়া", "passage_text": "২০শ শতকের প্রথম দশকে ইন্দোনেশীয় স্বাধীনতা আন্দোলন শুরু হয় এবং দুই বিশ্বযুদ্ধের মধ্যবর্তী সময়ে ব্যাপক বিস্তার লাভ করে। তরুণ কর্মজীবী ও ছাত্রদের একটি ক্ষুদ্র দল এর নেতৃত্বে ছিল। এদের কেউ কেউ নেদারল্যান্ড্‌সে শিক্ষালাভ করেছিল। অনেক আন্দোলনকারীকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য কারাবন্দী করা হয়, যাদের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার প্রথম রাষ্ট্রপতি সুকর্ণও ছিলেন।", "question_text": "ইন্দোনেশিয়ার প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ?", "answers": [{"text": "সুকর্ণ", "start_byte": 906, "limit_byte": 924}]} {"id": "-1427827447204752403-1", "language": "bengali", "document_title": "খ্রিস্ট ধর্ম", "passage_text": "খ্রিস্টধর্ম একটি একেশ্বরবাদী ধর্ম, যা মধ্যপ্রাচ্যের ঐতিহাসিক গালীল অঞ্চলের ধর্মপ্রচারক নাসরতের যিশুর জীবন ও শিক্ষার উপর ভিত্তি করে খ্রিস্টীয় ১ম শতকে উৎপত্তি লাভ করে। যিশুকে প্রদত্ত উপাধি \"খ্রিস্ট\"[টীকা 1] অনুযায়ী এই ধর্মকে খ্রিস্টধর্ম এবং এর অনুসারীদের খ্রিস্টান বলা হয়। খ্রিস্টানদের ধর্মগ্রন্থসমগ্রের নাম বাইবেল। খ্রিস্টানেরা এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করে; তারা আরও বিশ্বাস করে যে যিশু ইশ্বরের পুত্র ও মানব জাতির ত্রাতা যার আগমন বাইবেলের পুরাতন নিয়ম অংশে পূর্বব্যক্ত হয়েছিল এবং নূতন নিয়ম অংশে পুনর্ব্যক্ত হয়েছে।[1] খ্রিস্টধর্ম একটি অব্রাহামীয় ধর্ম, কেননা বাইবেলের পুরাতন নিয়মে উল্লিখিত প্রাচীন ইসরায়েলীয় জাতির পিতৃপুরুষ অব্রাহাম যে এক ঈশ্বরের উপাসনা করতেন, খ্রিস্টানরা সেই ঈশ্বরেরই উপাসনা করে। ", "question_text": "খৃস্টান ধর্মের উদ্ভব কবে ঘটে ?", "answers": [{"text": "খ্রিস্টীয় ১ম শতকে", "start_byte": 355, "limit_byte": 405}]} {"id": "-2932552507912753563-50", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের ইতিহাস", "passage_text": "সুলতান দাউদ খান কররানী সুলায়মান খান অপেক্ষা অধিকতর স্বাধীনচেতা ও অাগ্রাসী মনোভাবসম্পন্ন ব্যক্তি ছিলেন। মুঘল সম্রাট আকবর সেনাপতি মুনিম খানকে বাংলা অাক্রমণের জন্য প্রেরণ করেন। কিন্তু মুঘল সেনাপতি পরাজিত হন। ১৫৭৪ সালে সম্রাট আকবর স্বয়ং পাটনা অবরোধ করেন। ফলে দাউদ খান পরাজিত হন। ১৫৭৬ সালে মুঘল ও বাঙ্গালী সেনাবাহিনী রাজমহলের প্রান্তরে একটি চূড়ান্ত যদ্ধে লিপ্ত হয়। যুদ্ধের প্রথমদিকে বাঙ্গালী বাহিনী বিজয় অর্জন করে। কিন্তু পরবর্তীতে সেনাপতি কতলু খান ও বিক্রমাদিত্য বিশ্বাসঘাতকতা করলে তারা পরাজিত হয়।[33] ফলে বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যাসহ সমগ্র পূর্ব ভারত মুঘল সাম্রাজ্যের পদানত হয়।", "question_text": "কররানী রাজবংশের সর্বশেষ রাজা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "দাউদ খান কররানী", "start_byte": 19, "limit_byte": 60}]} {"id": "8929321513026001140-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ ব্যাংক", "passage_text": "বাংলাদেশ ব্যাংক হচ্ছে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এটি বাংলাদেশ ব্যাংক অধ্যাদেশ, ১৯৭২ এর মাধ্যমে ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এর কার্য নির্বাহী প্রধান ‘গভর্নর’ হিসাবে আখ্যায়িত। বাংলাদেশ ব্যাংক একটি রেগুলেটরি সংস্থা এবং কার্যতঃ ‘ব্যাংকসমূহের ব্যাংক’।[1] রাষ্ট্রের পক্ষে এটি দেশের ব্যাংকিং খাতকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। দেশের মুদ্রানীতি বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নিরূপিত হয়। এটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার তহবিল সংরক্ষণ করে থাকে। এছাড়া এটি বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে বাংলাদেশী টাকার বিনিময় হার নির্ধারণ করে। ১ টাকা, ২ টাকা এবং ৫ টাকার কাগুজে নোট ব্যতীত সকল কাগুজে নোট মুদ্রণ এবং বাজারে প্রবর্তন এই ব্যাংকের অন্যতম দায়িত্ব। এছাড়া এটি সরকারের কোষাগারের দায়িত্বও পালন করে থাকে।", "question_text": "বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭১ সালে", "start_byte": 266, "limit_byte": 324}]} {"id": "-7502767898250009025-1", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "১৯৯৭ সালে হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (আমেরিকাতে হ্যারি পটার অ্যান্ড সরসারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত) নামে এই সিরিজের প্রথম বই প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এই সিরিজের বইগুলি রচনার শৈল্পিক উৎকর্ষের জন্য সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছে এবং সারাবিশ্বের পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয়তা ও ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জন করেছে।[1] বইয়ের রাজ্যের পাশাপাশি সিনেমা ও ভিডিও গেমসের দুনিয়ায়ও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ২০০৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাতটি বইয়ের প্রথম ছয়টি বই সারা পৃথিবীতে ৩২৫ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রী হয়েছে[2] এবং ৬৪টিরও অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[3] শুধুমাত্র কুরআন ,বাইবেল এবং বুক অব মরমন (মরমনদের ধর্মগ্রন্থ) ছাড়া আর কোন বইয়ের এই রেকর্ড নেই।[4] এই সিরিজের সপ্তম ও সর্বশেষ বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস, প্রকাশিত হয়েছে ২০০৭ সালের ২১ জুলাই।[5] প্রকাশকেরা শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বইটির রেকর্ড-ভঙ্গকারী ১২ মিলিয়ন কপি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।[6]", "question_text": "জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাসের প্রথম খন্ডের নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন", "start_byte": 26, "limit_byte": 136}]} {"id": "2731222135890735896-0", "language": "bengali", "document_title": "উহুদের যুদ্ধ", "passage_text": "উহুদের যুদ্ধ (Arabic: غزوة أحد‎ Ġazwat ‘Uḥud) ৩ হিজরির ৭ শাওয়াল (২৩ মার্চ ৬২৫ খ্রিষ্টাব্দ) উহুদ পর্বতের সংলগ্ন স্থানে সংঘটিত হয়।[2] মদিনার মুসলিম ও মক্কার কুরাইশদের মধ্যে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। এই দুই পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন যথাক্রমে মুহাম্মাদ (সা) ও আবু সুফিয়ান। ইসলামের ইতিহাসে সংঘটিত প্রধান যুদ্ধসমূহের মধ্যে এটি দ্বিতীয়। এর পূর্বে ৬২৪ সালে এই দুইপক্ষের মধ্যে বদরের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল।", "question_text": "বদরের যুদ্ধ কবে শুরু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "৬২৪ সালে", "start_byte": 854, "limit_byte": 876}]} {"id": "2412238080536604777-27", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "\n\nত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মীয় পালি গ্রন্থের নাম। বুদ্বের দর্শন এবং উপদেশের সংকলন। পালি তি-পিটক হতে বাংলায় ত্রিপিটক শব্দের প্রচলন। তিন পিটকের সমন্বিত সমাহারকে ত্রিপিটক বোঝানো হচ্ছে। এই তিনটি পিটক হলো বিনয় পিটক, সূত্র পিটক ও অভিধর্ম পিটক।", "question_text": "বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ ত্রিপিটক কোন ভাষায় লেখা ?", "answers": [{"text": "পালি", "start_byte": 65, "limit_byte": 77}]} {"id": "4482234042926831427-2", "language": "bengali", "document_title": "স্টিভেন হকিং", "passage_text": "শারীরিকভাবে ভীষণরকম অচল এবং এমায়োট্রফিক ল্যাটারাল স্ক্লেরোসিস বা লাউ গেহরিগ নামক একপ্রকার মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত হয়ে ক্রমাগতভাবে সম্পূর্ণ অথর্বতার দিকে ধাবিত হন,[6][7] তবুও বহু বছর যাবৎ তিনি তাঁর গবেষণা কার্যক্রম সাফল্যের সঙ্গে চালিয়ে যান। বাকশক্তি হারিয়ে ফেলার পরও তিনি এক ধরনের শব্দ-উৎপাদনকারী যন্ত্রের সাহায্যে অপরের সাথে যোগাযোগ করতেন। তিনি ২০১৮ সালের ১৪ই মার্চ ৭৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।[8]", "question_text": "স্টিভেন উইলিয়াম হকিং কত বছর বয়সে মারা যান ?", "answers": [{"text": "৭৬", "start_byte": 992, "limit_byte": 998}]} {"id": "5338311230531232757-1", "language": "bengali", "document_title": "ডিম্বাশয়", "passage_text": "ডিম্বাশয় দেখতে অনেকটা ডিম্বাকার এবং মানুষে এটার আকার—দৈর্ঘে ৩ সে.মি., প্রস্থে ১.৫ সে.মি., এবং পুরুত্বে ১.৫ সে.মি.। (যেকোনো একটির জন্য) শরীরে এর অবস্থান পেলভিস বা শ্রোণীর দেয়াল ঘেষে, যাকে বলা হয় ওভারিয়ান ফসা। সাধারণত ফসার নিচে থাকে বহিঃস্থ ইলিয়াক ধমনী এবং সামনে থাকে মূত্রনালী ও অন্তঃস্থ ইলিয়াক ধমনী।", "question_text": "পূর্ণবয়স্ক নারীদেহে ডিম্বাশয়ের দৈর্ঘ্য কত হয় ?", "answers": [{"text": "৩ সে.মি", "start_byte": 167, "limit_byte": 184}]} {"id": "-4128369526401606268-6", "language": "bengali", "document_title": "হিমু (চরিত্র)", "passage_text": "হিমুর বয়স ২৫-২৮ বছরের মধ্যে। তার পোশাক ও গেট-আপ কিছু কিছু মানুষের কাছে বিরক্তিকর। সে খুব একটা সুদর্শন না হলেও তার চোখ ও হাসি খুব সুন্দর বলা হয়েছে। সে সবসময় হলুদ রঙের পাঞ্জাবী (অধিকাংশ সময়ে যেটার পকেট থাকে না) পরে। বেশিরভাগ সময় সে খালিপায়ে চলাফেরা করে। শীতকালে সে রুপার দেওয়া কাশ্মীরি শাল ব্যবহার করে। তার চুল ও দাড়ি সবসময় বড়বড় রাখে তবে প্রায়ই সে পুরোপুরি ন্যাড়া হয়ে যায়। রাতের বেলায় রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করে। তার খালাতো ভাই বাদল তার অন্ধভক্ত। যে তার আধ্যাত্মিক শক্তির প্রতি নিঃসন্দিহান এবং তাকে অনুসরণ করার চেষ্টা করে। হিমু মাঝে মাঝে ভবিষ্যতবাণী করে যা প্রায় সময়েই মিলে যায়। সে তার যুক্তি-বিরোধী মতানুসারে কাজ করে, এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে দেয়। প্রায় সময়ই হিমুকে পরোপকার করতে দেখা যায় (যদিও তাতেও কিছু বিভ্রান্তি মিশ্রিত থাকে)।", "question_text": "কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ সৃষ্ট কাল্পনিক চরিত্র হিমুর বয়স কত ছিল ?", "answers": [{"text": "২৫-২৮ বছরের মধ্যে", "start_byte": 29, "limit_byte": 75}]} {"id": "-5639947948248195812-4", "language": "bengali", "document_title": "অ্যাপোলো ৮", "passage_text": "অ্যাপোলো ৮, ২৭শে ডিসেম্বর ১৯৬৮ সালে নিরাপদে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে অবতরণ করে।", "question_text": "অ্যাপোলো ৮ মহাকাশযানটি কত তারিখ চাঁদ থেকে পৃথিবীতে ফিরে আসে ?", "answers": [{"text": "২৭শে ডিসেম্বর ১৯৬৮", "start_byte": 30, "limit_byte": 80}]} {"id": "4396786614700497938-2", "language": "bengali", "document_title": "সাদিকা পারভিন পপি", "passage_text": "মডেলিং থেকে চলচ্চিত্রে আসেন পপি। লাক্স আনন্দ বিচিত্রার সুন্দরী প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে পরিচিতি লাভ করেন পপি। ১৯৯৭ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত আমার ঘর আমার বেহেশত ছায়াছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে পা রাখেন পপি।[5] কিন্তু তার প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র কুলি। মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত এই চলচিত্রে তার বিপরীতে অভিনয় করেন ওমর সানি। ছবিটি সেই সময়ে ৭ কোটি টাকা ব্যবস্যা করে মাইলফলক অরজন করে।[6] এরপর ১৯৯৮ সালে রিয়াজের বিপরীতে বিদ্রোহ চারিদিকে, ১৯৯৯ সালে মান্নার বিপরীতে কে আমার বাবা ও লাল বাদশা, ২০০২ সালে কমল সরকার পরিচালিত ক্ষেপা বাসু ও বাবুল রেজা পরিচালিত ওদের ধর ছায়াছবিগুলো ব্যবসাসফল হয়।[7] মান্না প্রযোজিত লাল বাদশা ছায়াছবি ব্যবসা সফল হয় ও তার অভিনয় জীবনে বড় পরিবর্তন নিয়ে আসে।[8] ২০০৩ সালে অভিনয় করেন কালাম কায়সার পরিচালিত কারাগার ছায়াছবিতে। এতে এক টোকাই চরিত্রে অভিনয় করে প্রথম বারের মত শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[9]", "question_text": "১৯৯৭ সালে মনতাজুর রহমান আকবরের কুলি ছায়াছবিতে সাদিকা পারভিন পপির বিপরীতে কোন অভিনেতা অভিনয় করেন ?", "answers": [{"text": "ওমর সানি", "start_byte": 929, "limit_byte": 951}]} {"id": "-5500850450206129899-3", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের সংবিধান", "passage_text": "সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১৯৭২ সালের ১১ই এপ্রিল ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। তাঁরা হলেন ড. কামাল হোসেন (ঢাকা-৯, জাতীয় পরিষদ), মো. লুৎফর রহমান (রংপুর-৪, জাতীয় পরিষদ), অধ্যাপক আবু সাইয়িদ (পাবনা-৫, জাতীয় পরিষদ), এম আবদুর রহিম (দিনাজপুর-৭, প্রাদেশিক পরিষদ), এম আমীর-উল ইসলাম (কুষ্টিয়া-১, জাতীয় পরিষদ), মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম মনজুর (বাকেরগঞ্জ-৩, জাতীয় পরিষদ), আবদুল মুনতাকীম চৌধুরী (সিলেট-৫, জাতীয় পরিষদ), ডা. ক্ষিতীশ চন্দ্র (বাকেরগঞ্জ-১৫, প্রাদেশিক পরিষদ), সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত (সিলেট-২, প্রাদেশিক পরিষদ), সৈয়দ নজরুল ইসলাম (ময়মনসিংহ-১৭, জাতীয় পরিষদ), তাজউদ্দীন আহমদ (ঢাকা-৫, জাতীয় পরিষদ), খন্দকার মোশতাক আহমেদ (কুমিল্লা-৮, জাতীয় পরিষদ), এ এইচ এম কামারুজ্জামান (রাজশাহী-৬, জাতীয় পরিষদ), আবদুল মমিন তালুকদার (পাবনা-৩, জাতীয় পরিষদ), আবদুর রউফ (রংপুর-১১, ডোমার, জাতীয় পরিষদ), মোহাম্মদ বায়তুল্লাহ (রাজশাহী-৩, জাতীয় পরিষদ), বাদল রশীদ, বার অ্যাট ল, খন্দকার আবদুল হাফিজ (যশোর-৭, জাতীয় পরিষদ), শওকত আলী খান (টাঙ্গাইল-২, জাতীয় পরিষদ), মো. হুমায়ুন খালিদ, আছাদুজ্জামান খান (যশোর-১০, প্রাদেশিক পরিষদ), এ কে মোশাররফ হোসেন আখন্দ (ময়মনসিংহ-৬, জাতীয় পরিষদ), আবদুল মমিন, শামসুদ্দিন মোল্লা (ফরিদপুর-৪, জাতীয় পরিষদ), শেখ আবদুর রহমান (খুলনা-২, প্রাদেশিক পরিষদ), ফকির সাহাব উদ্দিন আহমদ, অধ্যাপক খোরশেদ আলম (কুমিল্লা-৫, জাতীয় পরিষদ), এম. মোজাফ্ফর আলী (জাতীয় পরিষদ হোমনা - দাউদকান্দি), অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক (কুমিল্লা-৪, জাতীয় পরিষদ), দেওয়ান আবু আব্বাছ (কুমিল্লা-৫, জাতীয় পরিষদ), হাফেজ হাবিবুর রহমান (কুমিল্লা-১২, জাতীয় পরিষদ), আবদুর রশিদ, নুরুল ইসলাম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৬, জাতীয় পরিষদ), মোহাম্মদ খালেদ (চট্টগ্রাম-৫, জাতীয় পরিষদ) ও বেগম রাজিয়া বানু (নারী আসন, জাতীয় পরিষদ)। [3]", "question_text": "বাংলাদেশের সংবিধান কে রচনা করেন ?", "answers": [{"text": "ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি", "start_byte": 136, "limit_byte": 265}]} {"id": "-5663979152862735835-4", "language": "bengali", "document_title": "পুরুলিয়া জেলা", "passage_text": "গঠনগতভাবে দামোদর অববাহিকা ও ছোটনাগপুর মালভূমির সীমানায় অবস্থিত পুরুলিয়া জেলা রাঁচি সমপ্রায়ভূমির অন্তর্গত। এই জেলার ভূপ্রাকৃক বৈশিষ্ট্য হল বন্ধুর ভূমিভাগ, খাড়া পাহাড়চূড়া ও নিচু উপত্যকা। উচ্চ শৈলশিরা ও নিচু উপত্যকার মধ্যকার ব্যবধান ৩০ মিটার। সাধারণ ভূভাগের উচ্চতা ও ঢাল ১৫০-৩০০ মিটার। ৩০০ মিটার সমোন্নতিরেখাটি ঝালদা, বাঘমুন্ডি, বরাবাজার, আর্সা, বলরামপুর ও বান্দোয়ানের উচ্চ সমপ্রায়ভূমিকে জেলার অবশিষ্টাংশের ক্ষয়িত সমভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। জেলার অধিকাংশ অঞ্চলই সমভূমি। পশ্চিমের মালভূমির সর্বোচ্চ অংশ অযোধ্যা পাহাড় (৬৭০ মিটার)। এছাড়া দক্ষিণে দলমা পাহাড় (৩৫৬ মিটার) ও উত্তর-পূর্বের পাঞ্চেত পাহাড়ও উল্লেখযোগ্য পাহাড়। ভূপ্রাকৃতিক বিভাগ অনুসারে জেলাকে তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারে – (১) পশ্চিম ও দক্ষিণের বন্ধুর পাহাড়ি অঞ্চল, (২) ল্যাটেরাইট উচ্চভূমি ও বিচ্ছিন্ন শিলাস্তুপ এবং (৩) পাললিক সমভূমি। ", "question_text": "পুরুলিয়া জেলার অযোধ্যা পাহাড়ের উচ্চতা কত ?", "answers": [{"text": "৬৭০ মিটার", "start_byte": 1434, "limit_byte": 1459}]} {"id": "-5975443335817197819-4", "language": "bengali", "document_title": "বাগদা চিংড়ি", "passage_text": "বাগদা চিংড়ির ফুলকা কয়েকটি অংশে বিভক্ত যা গাছের শাখার ন্যায়। এর উপর ভিত্তি করে বৈজ্ঞানিক নাম প্রদান করা হয়েছে। প্রাচীন গ্রীক ভাষা ডেনড্রোন (অর্থ গাছ) (δένδρον) এবং ব্রাঞ্চিয়া (অর্থ ফুলকা) (βράγχια)-এর সংমিশ্রণে এর বৈজ্ঞানিক নাম ডেনড্রোনব্রাঞ্চিয়াটা (Dendrobranchiata) রাখা হয়েছে।[11]", "question_text": "বাগদা চিংড়ির বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "ডেনড্রোনব্রাঞ্চিয়াটা", "start_byte": 594, "limit_byte": 657}]} {"id": "7598272783189345090-0", "language": "bengali", "document_title": "ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ", "passage_text": "ডাব্লিউডাব্লিউই ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ হল পেশাদার কুস্তি প্রতিযোগীতার একটি চ্যাম্পিয়নশিপ। এটি তৈরি ও প্রবর্তন করেছে আমেরিকান পেশাদার কুস্তি প্রমোশন ডাব্লিউডাব্লিউই। ১৯৬৩ সালের ২৫ এপ্রিল মাসে তৎকালীন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড রেসলিং ফেডারেশন (বর্তমানে ডাব্লিউডাব্লিউই) ডাব্লিউডাব্লিউডাব্লিউএফ ওয়ার্ল্ড হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। প্রাক্তন চ্যাম্পিয়ন সেথ রলিন্স প্রথম ব্যক্তি যিনি মানি ইন দ্য ব্যাংক চুক্তি ক্যাশ ইন করে রেসেলম্যানিয়া ৩১ এ চ্যাম্পিয়ন হয়।", "question_text": "ডাব্লিউডাব্লিউই কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬৩ সালের ২৫ এপ্রিল", "start_byte": 466, "limit_byte": 520}]} {"id": "-8495883866741414666-48", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের ইতিহাস", "passage_text": "১৫৬৪ খ্রিস্টাব্দে তাজ খান কররানী বাংলার দুর্বল সুলতান গিয়াসউদ্দীনকে পরাজিত করে সিংহাসন দখল করেন। তাজ খান দিল্লীর সূরী বংশীয় সম্রাট ইসলাম শাহের একজন বিশ্বস্ত অনুচর ছিলেন। কিন্তু তার পরে অাদিল শাহ অনৈতিকভাবে সিংহাসন দখল করলে তাজ খান বাংলায় পলায়ন করেন এবং এখান থেকেই তিনি আদিল শাহের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হন। এখানে তিনি বাহাদুর শাহের অধীনে চাকরী গ্রহণ করেন এবং তার নেতৃত্বে অাদিল শাহের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত থাকেন।[31] তাজ খান বাংলার মাটিতে তার ক্ষমতার বীজ শক্তভাবে প্রোথিত করেন। পরবর্তীতে সুলতান গিয়াসউদ্দীনকে পরাজিত করে তিনি বাংলার সিংহাসন দখল করেন।", "question_text": "কররানী রাজবংশের প্রথম রাজা কে ?", "answers": [{"text": "তাজ খান কররানী", "start_byte": 50, "limit_byte": 88}]} {"id": "-3328412365159425025-32", "language": "bengali", "document_title": "রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "রিয়াল মাদ্রিদের খারাপ খেলার ধরন এবং ক্রমাগত হারের ফলে, লোপেতেগিকে পদচ্যুত করা করেছিল। তার পরিবর্তে দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন সাবেক কাস্তিয়া ম্যানেজার সান্তিয়াগো সোলারি।[115]২০১৮ সালের ২২ ডিসেম্বর ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদ আল আইনকে ৪-১ ব্যবধানে পরাজিত করে। তাদের জয়ের মাধ্যমে, রিয়াল মাদ্রিদ চারটি শিরোপা নিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ শিরোপা বিজয়ী হয়ে ওঠে। তারা সাতবারের জন্য বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় কারণ ফিফা ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের পূর্বসূরি হিসাবে ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপকে স্বীকৃতি দেয়।এই জয়ের মাধ্যমে তারা একটানা তিনবারের জন্য ক্লাব বিশ্বকাপ জয় করে,যা আগে কখনো কেউ পারে নি।[116]", "question_text": "রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাবটি বর্তমান (২০১৯) ম্যানেজার কে ?", "answers": [{"text": "সান্তিয়াগো সোলারি", "start_byte": 441, "limit_byte": 493}]} {"id": "1198574389176445170-1", "language": "bengali", "document_title": "লুকা মদরিচ", "passage_text": "আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ক্রোয়েশিয়া জাতীয় দলের হয়ে ২০০৬ সালের মার্চে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে মদরিচের অভিষেক হয়। তিনি তার প্রথম আন্তর্জাতিক গোল করেন ইতালির বিপক্ষে। উয়েফা ইউরো ২০০৮ আসরে তিনি আসরের সেরা দলে অন্তর্ভুক্ত হন। তিনি দ্বিতীয় ক্রোয়েশীয় হিসেবে এই সম্মান লাভ করেন। ২০১৫ সালে প্রথম ক্রোয়েশীয় খেলোয়াড় হিসেবে ফিফা বিশ্ব একাদশে অন্তর্ভুক্ত হন। ২০১৬ ও ২০১৭ সালেও এই একাদশে তার নাম অন্তর্ভুক্ত হয় এবং ২০১৬ ও ২০১৭ সালে উয়েফা বর্ষসেরা দলেও তার নাম অন্তর্ভুক্ত হয়। তিনি ছয়বার ক্রোয়েশীয় বর্ষসেরা ফুটবলারের খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি ডেভর সুকারের সাথে যৌথভাবে এই পুরস্কারের সর্বাধিক বার বিজেতা। ইভান রাকিতিচ ও মারিও মাঞ্জুকিচের সাথে তিনি ক্রোয়েশিয়ার \"দ্বিতীয় সোনালি প্রজন্ম\"-এর একজন এবং এই সময়ে তিনি ক্রোয়েশিয়ার হয়ে সবকয়টি বড় আসরে অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ, উয়েফা ইউরো ২০০৮, উয়েফা ইউরো ২০১২, ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ, উয়েফা ইউরো ২০১৬ এবং ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ। তার প্রথম দুই বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ার পর তিনি ক্রোয়েশিয়া দলকে ২০১৮ বিশ্বকাপ ফাইনালে নিয়ে যাওয়ার পথে নেতৃত্ব দেন। ফাইনাল খেলায় ফ্রান্সের কাছে হেরে তার দল রানার-আপ হয় এবং তিনি আসরের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে গোল্ডেন বল পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৭-২০১৮ উয়েফা বর্ষসেরা পুরুষ খেলোয়াড় পুরস্কার লাভ করেন।[5]\n২০১৮ সালে ইউরোপের বর্ষসেরা পুরষ্কার বালোঁ দর লাভ করেন।", "question_text": "লুকা মদরিচ কত সালে ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "২০১৮", "start_byte": 2599, "limit_byte": 2611}]} {"id": "-7543076726572461825-0", "language": "bengali", "document_title": "আর্যভট্ট", "passage_text": "\nআর্যভট্ট (দেবনগরী: आर्यभट) (৪৭৬ – ৫৫০)[1][2] প্রাচীন ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত গণিতবিদদের মধ্যে একজন। ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহের নাম তার নামে \"আর্যভট্ট\" রাখা হয়।", "question_text": "গণিতবিদ আর্যভট্ট কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৪৭৬", "start_byte": 71, "limit_byte": 80}]} {"id": "133242149507266576-2", "language": "bengali", "document_title": "যিশু", "passage_text": "প্রাচীন ভূমধ্যসাগরীয় সভ্যতাসন্ধিৎসু প্রায় সকল গবেষকই এই ব্যাপারে একমত যে যিশু একজন ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন।[lower-alpha 3] তাঁরা মনে করেন, পর্যবেক্ষণমূলক সুসমাচারগুলি (ম্যাথিউ, মার্ক ও লুক) হল যিশুর ঐতিহাসিক সত্যতা অনুসন্ধানের শ্রেষ্ঠ সূত্র।[10][11] যিশুকে প্রায়শই \"রাব্বি\" সম্বোধন করা হয়েছে।[12] তিনি মুখে মুখে তাঁর বাণী প্রচার করতেন।[13] বাপ্তিস্মকর্তা যোহন তাঁকে বাপ্তিস্ম করেছিলেন এবং রোমান প্রিফেক্ট পন্টিয়াস পাইলেটের আদেশে তাঁকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল।[14] আধুনিক যুগে সাধারণভাবে মনে করা হয় যে, যিশু ছিলেন একজন রহস্যোদ্ঘাটনবাদী ধর্মপ্রচারক এবং তিনি ইহুদি ধর্মের মধ্যেই একটি সংস্কার আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটিয়েছিলেন। যদিও কয়েকজন বিশিষ্ট গবেষক মনে করেন যে, যিশু আদৌ রহস্যোদ্ঘাটনবাদী ছিলেন না।[15][16] ঈশ্বরের ইচ্ছা পালনের শ্রেষ্ঠ পদ্ধতি কী, তা নিয়ে যিশু ইহুদি ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিতর্কে অংশ নিতেন, রোগীদের রোগমুক্ত করতেন, নীতিগর্ভ কাহিনির মাধ্যমে শিক্ষা দিতেন এবং শিষ্য সংগ্রহ করতেন।[14] যিশুর অনুগামীরা বিশ্বাস করতেন যে, তিনি মৃত্যুর পর পুনর্জীবন লাভ করেছিলেন এবং তাঁরা যে সমাজ গঠন করেছিলেন তা-ই পরবর্তীকালে খ্রিস্টীয় চার্চে পরিণত হয়।[17] ২৫ ডিসেম্বর তারিখে (বা কয়েকটি ইস্টার্ন চার্চের মতানুসারে জানুয়ারির বিভিন্ন তারিখে) যিশুর জন্মদিন পালিত হয়। এটি একটি ছুটির দিন এবং এটি বড়দিন বা ক্রিসমাস নামে পরিচিত। যিশুর ক্রুশারোহণের তারিখটি গুড ফ্রাইডে এবং পুনর্জীবন লাভের তারিখটি ইস্টার নামে পরিচিত। বহুল ব্যবহৃত পঞ্জিকা যুগ \"খ্রিস্টাব্দ\" (লাতিন \"Anno Domini\" বা \"আমাদের প্রভুর বছরে\" থেকে) যিশুর জন্মতারিখের ভিত্তিতে প্রচলিত।[18][19][20]", "question_text": "খ্রিস্টান ধর্ম অনুযায়ী কোন দিনটিকে যীশু খ্রিস্টের জন্মদিন হিসেবে পালন করা হয় ?", "answers": [{"text": "২৫ ডিসেম্বর", "start_byte": 2767, "limit_byte": 2798}]} {"id": "-2774845684122629789-0", "language": "bengali", "document_title": "২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "২০১১ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ (English: 2011 ICC Cricket World Cup) হচ্ছে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ১০ম প্রতিযোগিতা। ভারত, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশে এই বিশ্বকাপ আয়োজিত হয়েছিল। ভারত এই বিশ্বকাপে জয়ী হয়।[1] এই বিশ্বকাপেই বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো আয়োজক দেশ হওয়ার সুযোগ পায়। বিশ্বকাপের সব ম্যাচই একদিনের আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের। চৌদ্দটি জাতীয় ক্রিকেট দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নেয়। এদের মধ্যে দশটি পূর্ণ সদস্য ও চারটি সহকারী সদস্য দল।[2] বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয় ফেব্রুয়ারি ও ২ এপ্রিল, ২০১১-এর মধ্যে। ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মিরপুরের শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম ম্যাচটি খেলা হয়।[3] টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার দু'দিন আগে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়েছিল ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে।[4] ফাইনাল ম্যাচটি আয়োজিত হয়েছিল ২ এপ্রিল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে।", "question_text": "২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপে মোট কতগুলি দেশ অংশগ্রহণ করেছিল ?", "answers": [{"text": "চৌদ্দটি", "start_byte": 810, "limit_byte": 831}]} {"id": "7452668367352984367-0", "language": "bengali", "document_title": "এইচআইভি", "passage_text": "এইচ.আই.ভি. (English: HIV; পূর্ণরূপ: Human Immunodeficiency Virus হিউম্যান ইমিউনো ডেফিশিয়েন্সি ভাইরাস) বা মানব প্রতিরক্ষা অভাবসৃষ্টিকারী ভাইরাস লেন্টিভাইরাস (Lentivirus) গোত্রের অন্তর্গত এক ধরনের ভাইরাস যার সংক্রমণে মানবদেহে এইডস (AIDS) রোগের সৃষ্টি হয়।[1][2] মূলত এইডস একটি রোগ নয়, এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অভাব জনিত নানা রোগের সমাহার। এইচ.আই.ভি ভাইরাস মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (অনাক্রম্যতা) নষ্ট করে দেয়, ফলে নানা সংক্রামক রোগ ও কয়েক রকম ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে রোগী মৃত্যু মুখে ঢলে পড়ে। এইচআইভি ভাইরাস শরীরে ঢোকার পর অনাক্রম্যতা কমতে কমতে এইডস ঘটাবার মত অবস্থায় পৌছতে অনেক বছর লাগে। তবে শরীরে এই ভাইরাস একবার সংক্রমিত হলে তা কমানো সম্ভব হলেও সম্পূর্ণ দূর করে এখনো সম্ভব নয় তাই শেষপর্ষন্ত সেই রোগীর এইডস হওয়া বন্ধ করা সম্ভব নয়। তবে বিশ্বের খুব অল্প সংখক কিছু অঞ্চলের কিছু লোকেদের শরীরে কয়েকটি জীনে খুঁত থাকে যার ফলে এইডস ভাইরাস তাদের শরীরে সফল ভাবে সংক্রমণ করতে পারেনা। তাদের এইচআইভির বিরুদ্ধে জন্মগত অনাক্রম্যতা আছে বলা যায়।\n\nওয়ার্ল্ড হেলথ ওর্গানাইজেসন (WHO) (World Health Organization) মানবদেহে এইচ.আই.ভি ভাইরাসের সঙ্ক্রমনকে প্যান্ডেমিক (Pandemic) হিসাবে চিহ্নিত করেছে[3][4]। ১৯৮১ সালে ভাইরাসটি আবিষ্কারের পর থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত এইডস রোগ কারনে ২কোটি ৫০ লক্ষেরও বেশি মানুষ মারা যায়।[5] পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার প্রায় ০.৬% এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত[5]। ২০০৫ সালে এইডস ২২ থেকে ৩৩ লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নেয় যার মধ্যে ৫ লক্ষ ৭০ হাজারের ও বেশি ছিল শিশু। এই মৃত্যুর এক-তৃতীয়াংশ ঘটে সাহারা-নিম্ন আফ্রিকা (Sub-Saharan Africa) অঞ্চলে[6] । তখন ধারণা করা হয়েছিল ভাইরাসটি আফ্রিকার প্রায় ৭ কোটি মানুষকে আক্রান্ত করবে।[7] রেট্রোভাইরাসরোধী (Antiretroviral drug) চিকিৎসা ভাইরাসটির সংক্রমনজনিত অসুস্থতা এবং মৃত্যু প্রবনতা দুটোই কমায় কিন্তু নিয়মিতভাবে এই চিকিৎসাসেবা সব দেশে পাওয়া যায় না।[8]\n\nভাইরাসটি প্রধানত মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রধান কোষগুলো যেমন সাহায্যকারী টি কোষ (helper T cells) (বিশেষ করে সিডি৪+ CD4+ টি কোষ সমূহ), ম্যাক্রোফেজ এবং ডেনড্রাইটিক কোষগুলোকে আক্রমণ করে। প্রধানত ৩টি প্রক্রিয়ায় এটি সিডি৪+ কোষের সংখ্যা কমিয়ে দেয়, এগুলো হল- সরাসরি ভাইরাসের দ্বারা কোষ নিধন, দ্বিতীয়ত, সংক্রোমিত কোষগুলোর আত্নবিনাশের(Apoptosis) হার বৃদ্ধি, তৃতীয়ত, কোষ হন্তারক সিডি৮+ লসিকাকোষের (Cytotoxic CD8+ T lymphocyte) এর মাধ্যমে সংক্রোমিত কোষ নিধন, যারা সংক্রোমিত কোষগুলোকে চিনতে পারে। যখন এই সিডি৪+ কোষের সংখ্যা একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ের নিচে নেমে যায় তখন দেহের কোষীয় অনাক্রমন্যতা (Cell-mediated immunity) নষ্ট হয়ে যায় এবং দেহ সুযোগসন্ধানী সংক্রোমন (Opportunistic infection) এর প্রতি বেশি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।\n\nএইচ.আই.ভি-১ দ্বারা আক্রান্ত এবং চিকিৎসা না হওয়া বেশীরভাগ মানুষ এইডস রোগের স্বীকার হয়[9] এবং তাদের বেশীরভাগ মারা যায় সুযোগসন্ধানী সংক্রোমন অথবা ম্যালিগন্যানসির (Malignancy) যা ক্রমশ কমতে থাকা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার ফলাফল[10]। এইচ.আই.ভি সংক্রোমন থেকে এইডস হওয়ার হার নির্ভর করে ভাইরাস, পোষক এবং পরিবেশ প্রভৃতি প্রভাবকের উপর। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে সাধারনত এইচ.আই.ভি সংক্রোমন থেকে এইডস হতে ১০ বছর সময় লাগে তবে কোন কোন ক্ষেত্রে এর চেয়ে কম না বেশী সময় লাগতে পারে।[11][12]\n\nরেট্রোভাইরাসরোধী চিকিৎসা এইচ.আই.ভি আক্রান্ত রোগীদের জীবনসীমা আশানুরূপভাবে বৃদ্ধি করতে পারে। এমন কি ২০০৫ সালের তথ্য অনুযায়ী এইডস পর্যায়ে পৌছে যাওয়া আক্রান্ত রোগীদের জীবনসীমা গড়ে ৫ বছর বৃদ্ধি করা সম্ভব এই চিকিৎসার মাধ্যমে।[13] রেট্রোভাইরাসরোধী চিকিৎসা ছাড়া সাধারনত একজন এইডস আক্রান্ত রোগী ১ বছরের মধ্যে মারা যায়।[14]", "question_text": "এইচ.আই.ভি ভাইরাস কবে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "৯৮১ সালে", "start_byte": 2727, "limit_byte": 2749}]} {"id": "2163425666649830741-9", "language": "bengali", "document_title": "জেরুজালেমের পুরনো শহর", "passage_text": "\n\nইহুদি মহল্লা (Hebrew: הרובע היהודי‎, HaRova HaYehudi, known colloquially to residents as HaRova, Arabic: حارة اليهود‎, Ḩārat al-Yahūd) শহরের দক্ষিণ পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত। এটি দক্ষিণে জায়ন গেট থেকে পশ্চিমে আর্মেনীয় মহল্লা নিয়ে উত্তরে কারডো এবং পূর্বে পশ্চিম দেয়াল ও টেম্পল মাউন্ট পর্যন্ত বিস্তৃত। এই মহল্লার সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। খ্রিষ্টপূর্ব অষ্টম শতক থেকে এখানে ইহুদিরা ধারাবাহিকভাবে বসবাস করে আসছে।[17][18][19][20][21][22] ১৯৪৮ সালে এর ২,০০০ ইহুদিকে অবরোধ করা হয় এবং সবাইকে স্থান ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়।[23] মহল্লাটি সম্পূর্ণরূপে অধীকৃত হয় ও এর প্রাচীন সিনাগগগুলো ধ্বংস করা হয়।", "question_text": "ইহুদি মহল্লা কবে স্থাপিত হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিষ্টপূর্ব অষ্টম শতক", "start_byte": 728, "limit_byte": 790}]} {"id": "-622926988234538194-4", "language": "bengali", "document_title": "বনলতা সেন (কবিতা)", "passage_text": "\"বনলতা সেন\" কবিতাটি প্রথম প্রকাশ করেছিলেন কবি বুদ্ধদেব বসু তাঁর কবিতা পত্রিকায়। ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বরে প্রকাশিত কবিতার পৌষ, ১৩৪২ সংখ্যার মাধ্যমে বনলতা সেন সর্বপ্রথম পাঠকের হাতে এসে পৌঁছায়। জীবনানন্দ দাশ বাংলা ১৩৪৯, ইংরেজি ডিসেম্বর ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত তাঁর বনলতা সেন নামক তৃতীয় কাব্যগ্রন্থে কবিতাটি অন্তর্ভুক্ত করেন। কবিতা-ভবন কর্তৃক প্রকাশিত \"এক পয়সায় একটি\" গ্রন্থমালার অন্তর্ভুক্ত হিসেবে। প্রকাশক ছিলেন জীবনানন্দ দাশ নিজেই। ১৬ পৃষ্ঠার প্রথম সংস্করণে কবিতা ছিল মোট ১২টি। প্রথম সংস্করণের প্রচ্ছদ করেছিলেন শম্ভু সাহা।[1] পরবর্তীকালে জীবনানন্দ দাশ ১৯৪৪ এ প্রকাশিত তাঁর চতুর্থ কাব্য মহাপৃথিবীতে উক্ত বনলতা সেন কাব্যগ্রন্থের সকল কবিতাই অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। অর্থাৎ ‘‘মহাপৃথিবী’’ কাব্যগ্রন্থেরও প্রথম কবিতা ছিল ’বনলতা সেন’।", "question_text": "জীবনানন্দ দাশ রচিত \"বনলতা সেন\" কবিতাটি কোন সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৩৫", "start_byte": 215, "limit_byte": 227}]} {"id": "2125161017848651962-0", "language": "bengali", "document_title": "ভগিনী নিবেদিতা", "passage_text": "ভগিনী নিবেদিতা (ইংরেজি: Sister Nivedita) (Bengali pronunciation:[sister niːbediːt̪aː] ) (জন্ম মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল' (ইংরেজি: Margaret Elizabeth Noble)[1]; ২৮ অক্টোবর, ১৮৬৭ – ১৩ অক্টোবর, ১৯১১)[2][3] ছিলেন একজন অ্যাংলো-আইরিশ বংশোদ্ভুত সমাজকর্মী, লেখিকা, শিক্ষিকা এবং স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা।[4][5] ১৮৯৫ সালে লন্ডন শহরে তিনি স্বামী বিবেকানন্দের সাক্ষাৎ পান এবং ১৮৯৮ সালে ভারতে চলে আসেন। একই বছর ২৫ মার্চ তিনি ব্রহ্মচর্য গ্রহণ করলে স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর নামকরণ করেন \"নিবেদিতা\"।", "question_text": "ভগিনী নিবেদিতার পূর্ব নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল", "start_byte": 145, "limit_byte": 213}]} {"id": "-8944506383783097043-1", "language": "bengali", "document_title": "ছত্রাক", "passage_text": "ছত্রাক ইউক্যারিওটিক কোষ দ্বারা গঠিত।", "question_text": "ছত্রাক কোন কোষ দ্বারা গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "ইউক্যারিওটিক", "start_byte": 19, "limit_byte": 55}]} {"id": "-5581339244934137576-0", "language": "bengali", "document_title": "নবদ্বীপের শাক্তরাস", "passage_text": "\nশাক্তরাস (ইংরেজি:Shakta Rash)\nনবদ্বীপের প্রধান উৎসব।[2] শরৎকালে শারদোৎসবের পরেই উৎসবের প্রস্তুতি শুরু হয় উৎসবের প্রস্তুতি এবং কার্তিকীপূর্ণিমায় নবদ্বীপের এই লোকায়ত উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।[3] শাক্তদেবীদের বিশাল মৃন্ময়ী মূর্তি নির্মাণ করে শক্তি আরাধনাই নবদ্বীপের রাসের প্রধান বৈশিষ্ট্য। প্রতিটি মূর্তিতে কারুকার্যময় নির্মাণশৈলী, বিচিত্র রূপকল্পনা, ধর্মীয় ব্যঞ্জনা, পণ্ডিতের গভীর উপলব্ধির সুস্থিত বহিঃপ্রকাশ, শিল্পীর নিখুঁত চিত্রায়ণ সম্মিলিত ভাবে অদ্বিতীয় উৎসবের রূপ দান করেছে।[4]", "question_text": "নবদ্বীপের শাক্তরাস উৎসবে কোন দেব বা দেবীর পুজো করা হয় ?", "answers": [{"text": "শাক্তদেবী", "start_byte": 484, "limit_byte": 511}]} {"id": "5046518838533128729-8", "language": "bengali", "document_title": "অ্যানড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম)", "passage_text": "৫ই নভেম্বর, ২০০৭ সালে ওপেন হ্যান্ডসেট এল্যায়েন্স সূচনা করে যাতে ছিল ব্রডকম কর্পোরেশন, গুগল, এইচটিসি, ইন্টেল, এলজি, মার্ভেল টেকনোলজি গ্রুপ, মটোরোলা, এনভিডিয়া, কোয়ালকম, স্যামস্যাং ইলেক্ট্রনিকস, স্প্রিন্ট নেক্সটেল, টি-মোবাইল এবং টেক্সাস ইনস্ট্রুমেন্ট। ওপেন হ্যান্ডসেট এল্যায়েন্সের উদ্দেশ্য হল মুক্ত ধরনের মোবাইল হ্যান্ডসেট প্লাটফর্ম তৈরী করা[9]। একই দিনে, ওপেন হ্যান্ডসেট এল্যায়েন্স তাদের প্রথম পণ্য অ্যানড্রয়েড ছাড়ে যা লিনাক্স কারনেল ২.৬.২৫ এর উপর ভিত্তি করে তৈরী[9][36]। প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ছাড়া স্মার্টফোনটি ছিল এইচটিসি ড্রিম যা ২০০৮ সালের ২২ অক্টোবর ছাড়া হয়।[37]\n", "question_text": "বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোনের নাম কী ?", "answers": [{"text": "এইচটিসি ড্রিম", "start_byte": 1375, "limit_byte": 1412}]} {"id": "6675964977124445860-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট", "passage_text": "ক্রিকেট (English: Cricket) হচ্ছে ব্যাট ও বলের একটি দলীয় খেলা যাতে এগারোজন খেলোয়াড়বিশিষ্ট দুইটি দল অংশ নেয়। এই খেলাটির উদ্ভব হয় ইংল্যান্ডে। পরবর্তীতে ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোসহ অন্যান্য দেশগুলোতে এই খেলা ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার লাভ করে চলছে। বর্তমানে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ে, আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ড আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ৫ দিনের টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ খেলে থাকে। ২০০৫ সাল থেকে জিম্বাবুয়ে স্বেচ্ছায় টেস্ট ক্রিকেট থেকে নিজেদেরকে বিচ্ছিন্ন করে রেখে ২০১১ সালে আবার খেলায় ফিরে আসে। এছাড়া, আরো বেশ কিছু দেশ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক সংস্থা আইসিসি'র সদস্য। টেস্টখেলুড়ে দেশগুলি ছাড়াও আইসিসি অনুমোদিত আরো দু’টি দেশ অর্থাৎ মোট ১২টি দেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করে থাকে। খেলোয়াড় হিসেবে যিনি ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করেন বা খেলে থাকেন, তিনি ক্রিকেটার নামে পরিচিত।[1]", "question_text": "ক্রিকেট খেলার জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "ইংল্যান্ডে", "start_byte": 320, "limit_byte": 350}]} {"id": "-5885375539130721317-9", "language": "bengali", "document_title": "ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ", "passage_text": "উইলিয়াম কেরি (১৭৬১ – ১৮৩৪) ১৮০১ সাল থেকে ১৮৩১ সাল পর্যন্ত ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে শিক্ষাদান করেন। এই পর্বে তিনি একটি বাংলা ব্যাকরণ ও অভিধান, একাধিক পাঠ্যপুস্তক, বাংলা বাইবেল এবং একাধিক ভারতীয় ভাষার ব্যাকরণ ও অভিধান প্রণয়ন করেন।[12]\nজন বোর্থউইক গিলক্রিস্ট (জুন ১৭৫৯ – ১৮৪১)\nমৃত্যুঞ্জয় তর্কালঙ্কার (১৭৬২ (?) – ১৮১৯) ছিলেন ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রথম হেড পণ্ডিত। তিনি একাধিক পাঠ্যপুস্তক রচনা করেন। তাঁকে বাংলা গদ্যের প্রথম ‘সচেতন শিল্পী’ মনে করা হয়।[13] সংস্কৃত পণ্ডিত হয়েও তিনি কলেজের প্রয়োজনে বাংলা লিখতে শুরু করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হল বত্রিশ সিংহাসন (১৮০২), হিতোপদেশ (১৮০৮) ও রাজাবলী (১৮০৮)। মৃত্যুঞ্জয় ইংরেজি জানতেন না। সম্ভবত কলেজের ইংরেজি-জানা পণ্ডিতদের থেকে তিনি তাঁর বইয়ের উপাদান সংগ্রহ করেন।[7]\nতারিণীচরণ মিত্র (১৭৭২ – ১৮৩৭) ছিলেন ইংরেজি, উর্দু, হিন্দি, আরবি ও ফার্সি ভাষায় পণ্ডিত। তিনি হিন্দুস্তানি ভাষা বিভাগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনিও বাংলায় অনেক গল্প অনুবাদ করেন।[14]\nলুল্লুলাল হিন্দি খড়িবোলি গদ্যের জনক। তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের হিন্দুস্তানি ভাষা বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। ১৮১৫ সালে আদি হিন্দি সাহিত্যের প্রথম বই তুলসীদাসের বিনয়পত্রিকা মুদ্রণ ও প্রকাশ করেন তিনি।[3]\nরামরাম বসু (১৭৫৭ – ১৮১৩) কলেজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি উইলিয়াম কেরি, জোসুয়া মার্শম্যান ও উইলিয়াম ওয়ার্ডকে প্রথম বাংলা বাইবেল প্রকাশনায় সহায়তা করেন।[3]\nঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০ – ৯১) ১৮৪১ থেকে ১৮৪৬ সাল পর্যন্ত ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের হেড পণ্ডিত ছিলেন। এই কলেজে অধ্যাপনাকালে তিনি ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় মনোনিবেশ করেন।[15]\nমদনমোহন তর্কালঙ্কার (১৮১৭ – ৫৮) ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে শিক্ষকতা করতেন। তিনি একাধিক পাঠ্যপুস্তক রচনা করেন।[16]", "question_text": "ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মৃত্যুঞ্জয় তর্কালঙ্কার", "start_byte": 711, "limit_byte": 778}]} {"id": "-8086647507406881166-0", "language": "bengali", "document_title": "মৌমাছি", "passage_text": "মৌমাছি বা মধুমক্ষিকা বা মধুকর (English: Bee) বোলতা এবং পিঁপড়ার সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কযুক্ত মধু সংগ্রহকারী পতঙ্গবিশেষ। মধু ও মোম উৎপাদন এবং ফুলের পরাগায়ণের জন্য প্রসিদ্ধ।[1] পৃথিবীতে ৯টি স্বীকৃত গোত্রের অধীনে প্রায় বিশ হাজার মৌমাছি প্রজাতি আছে,[2] যদিও এর বেশিরভাগেরই কোন বর্ণনা নেই এবং এর প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী হতে পারে। এন্টার্কটিকা ব্যতীত পৃথিবীর সকল মহাদেশে যেখানেই পতঙ্গ-পরাগায়িত সপুষ্পক উদ্ভিদ আছে, সেখানেই মৌমাছি আছে। বাংলাদেশে সচরাচর যে মৌমাছি দেখা যায় তার বৈজ্ঞানিক নাম Apis cerana (এপিস সেরানা) এই অঞ্চলে আরো তিন প্রজাতির মৌমাছি দেখা যায় যথা এপিস মেলিফেরা, এপিস ডরসাটা ও এপিস ফ্লোরিয়া। [3]", "question_text": "মৌমাছির বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Apis cerana", "start_byte": 1256, "limit_byte": 1267}]} {"id": "-277640034265516878-2", "language": "bengali", "document_title": "বাঁকুড়া জেলা", "passage_text": "‘বাঁকুড়া’ শব্দটির বুৎপত্তি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মতবিরোধ আছে। কোল-মুণ্ডাদের ভাষায় ওড়া বা ড়া শব্দের অর্থ বসতি। বাঁকু শব্দের অর্থ এবড়ো খেবড়ো।ছোটোনাগপুর মালভূমির অংশ বিশেষ। ‘বাঁকুড়া’ নামটি 'বাঁকা' শব্দ থেকেও উৎপন্ন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। জেলার সবচেয়ে প্রভাবশালী লৌকিক দেবতাদের একজন হলেন ধর্মঠাকুর। তাঁকে স্থানীয়রা 'বাঁকুড়া রায়' নামে ডাকেন।[3] স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, জেলা সদর বাঁকুড়া শহরের নামকরণ হয়েছে এই শহরের প্রতিষ্ঠাতা তথা স্থানীয় গোষ্ঠীপতি নেতা বাঁকু রায়ের নামানুসারে। অন্য একটি কিংবদন্তি অনুসারে, বিষ্ণুপুরের রাজা বীর হাম্বিরের ২২ পুত্রের অন্যতম বীর বাঁকুড়ার নামে এই শহরের নামকরণ করা হয়েছে। বীর হাম্বির তাঁর রাজ্যকে ২২টি তরফে ভাগ করে দেন। প্রতিটি তরফ তাঁর এক এক পুত্রের অধীনে আসে। জয়বেলিয়া তরফটি বীর বাঁকুড়ার ভাগে পড়ে। তিনিই বাঁকুড়া শহরটি গড়ে তোলেন। অন্য একটি মতে, বাঁকুড়া নামটি বানকুন্ডা নামের অপভ্রংশ। 'বানকুন্ডা' শব্দের অর্থ পাঁচটি দিঘি। পুরনো সরকারি নথিপত্রে ইংরেজি Bacoonda নামটি পাওয়া যায়।[1]", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "বাঁকুড়া", "start_byte": 1042, "limit_byte": 1066}]} {"id": "-2322627337825891128-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা", "passage_text": "১৯৫১-৫২ খ্রিস্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তানে সংগঠিত বাংলা ভাষা আন্দোলন এই ভাষার সাথে বাঙালি অস্তিত্বের যোগসূত্র স্থাপন করেছিল। ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদী ছাত্র ও আন্দোলনকারীরা মাতৃভাষা বাংলায় কথা বলা ও লেখাপড়ার অধিকারের দাবীতে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেন। মাতৃভাষার জন্য তাঁদের বলিদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো ২১শে ফেব্রুয়ারি দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।[9][10]", "question_text": "বাংলা ভাষা আন্দোলনের সূচনা স্থল কোথায় ?", "answers": [{"text": "১৯৫১", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "6749395399482321912-9", "language": "bengali", "document_title": "দক্ষিণ কোরিয়া", "passage_text": "কোরীয় ভাষা দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় সব লোক কোরীয় ভাষাতে কথা বলেন। আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ডে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়।", "question_text": "দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "কোরীয় ভাষা", "start_byte": 0, "limit_byte": 31}]} {"id": "6548877893943076036-7", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার বিজ্ঞানের ইতিহাস", "passage_text": "১৮৩৭ খ্রীষ্টাব্দে চার্লস ব্যাবেজ একটি বিশ্লেষণধর্মী বা অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিন-এর খসড়া তৈরী করেন যার মূল সুবিধাগুলি ছিল - এক্সপ্যান্ডেবেল মেমরি (বিস্তারযোগ্য যান্ত্রিক স্মৃতিশক্তি), গাণিতিক হিসাব করার ক্ষমতা, যুক্তিনির্ভর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা, লুপ ও কন্ডিশনাল ব্রাঞ্চিং(যা আধুনিক প্রোগ্রামিং ভাষাগুলিতে পাওয়া যায়) ইত্যাদি। এই যন্ত্রটিকে বিজ্ঞানীরা বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার বলে স্বীকার করে থাকেন এবং ট্যুরিংসমতুল্য বলেও মনে করা হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার কে তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "চার্লস ব্যাবেজ", "start_byte": 50, "limit_byte": 90}]} {"id": "6492314197197724683-0", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "passage_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৭ই মে, ১৮৬১ - ৭ই আগস্ট, ১৯৪১)[1] (২৫শে বৈশাখ, ১২৬৮ - ২২শে শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)[1] ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।[2] তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।[3] রবীন্দ্রনাথকে গুরুদেব, কবিগুরু ও বিশ্বকবি অভিধায় ভূষিত করা হয়।[4] রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ,[5] ৩৮টি নাটক,[6] ১৩টি উপন্যাস[7] ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন[8] তাঁর জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তাঁর সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প[9] ও ১৯১৫টি গান[10] যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে।[11] রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত।[12] এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন।[13] রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[14]", "question_text": "কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯১৩", "start_byte": 2391, "limit_byte": 2403}]} {"id": "-4819194056255617983-5", "language": "bengali", "document_title": "মুখমণ্ডল শনাক্তকরণ পদ্ধতি", "passage_text": "একটি মুখ আকৃতির তথ্য ক্যাপচার করার জন্য ত্রি-মাত্রিক মুখ শনাক্তকরণ কৌশলটি থ্রি-ডি সেন্সর ব্যবহার করে। এই তথ্যটি তারপর মুখের পৃষ্ঠের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য শনাক্ত করার জন্য ব্যবহার করা হয়, যেমন চোখের সকেটস, নাক এবং চিবুকের কনট্যুর।[8]", "question_text": "মুখমণ্ডল শনাক্তকরণ পদ্ধতিতে কোন সেন্সর ব্যাবহার করা হয় ?", "answers": [{"text": "থ্রি-ডি সেন্সর", "start_byte": 198, "limit_byte": 236}]} {"id": "-5463336478753831509-1", "language": "bengali", "document_title": "জগন্নাথ", "passage_text": "জগন্নাথের মূর্তি সাধারণত কাঠে তৈরি করা হয়। এই মূর্তির চোখদুটি বড়ো বড়ো ও গোলাকার। হাত অসম্পূর্ণ। মূর্তিতে কোনো পা দেখা যায় না। জগন্নাথের পূজাপদ্ধতিও অন্যান্য হিন্দু দেবতাদের পূজাপদ্ধতির চেয়ে আলাদা।[4] ওড়িশা রাজ্যের পুরী শহরে জগন্নাথের প্রধান মন্দিরটি অবস্থিত। এই মন্দির হিন্দুধর্মের চারধামের অন্যতম।[5]", "question_text": "ওড়িশার কোন শহরে জগন্নাথের প্রধান মন্দিরটি অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "পুরী", "start_byte": 590, "limit_byte": 602}]} {"id": "-7157345455253053268-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা", "passage_text": "\n\nউত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা ভারত এর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহরের উত্তরপূর্ব দিকের একটি জেলা। জেলাটি প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। ১৯৮৩ সালে ডঃ অশোক মিত্রের প্রশাসনিক সংস্কার কমিটি এই জেলাকে বিভাজনের সুপারিশ করেন। ১৭ই ফাল্গুণ ১৩৯২ বঙ্গাব্দে (১৯৮৬ সালে ১লা মার্চ) ২৪ পরগণা জেলাটিকে দ্বিখণ্ডিত করে ওই জেলার উত্তরাংশ নিয়ে উত্তর ২৪ পরগণা জেলা স্থাপন করা হয়৷ এর প্রশাসনিক ভবন ও সদর দপ্তর বারাসাত শহরে অবস্থিত৷ বারাসাত, বারাকপুর, বনগাঁ, বসিরহাট, বিধাননগর এই পাঁচটি মহকুমা নিয়ে উত্তর ২৪ পরগণা জেলা গঠিত।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা কয়টি মহকুমা নিয়ে গঠিত ?", "answers": [{"text": "পাঁচ", "start_byte": 1258, "limit_byte": 1270}]} {"id": "-4686614756324045897-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "ভারতের জাতীয় পতাকা হলো কেন্দ্রে চব্বিশটি দণ্ডযুক্ত নীল \"অশোকচক্র\" সহ গেরুয়া, সাদা ও সবুজ আনুভূমিক আয়তাকার ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা। ১৯৪৭ সালের ২২ জুলাই গণপরিষদের একটি অধিবেশনে এই পতাকার বর্তমান রূপটি ভারত অধিরাজ্যের সরকারি পতাকা হিসেবে গৃহীত হয়েছিল। পরবর্তীকালে এটি ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকার মর্যাদা লাভ করে। ভারতে এই পতাকাটিকে সাধারণত \"ত্রিরঙ্গা পতাকা\" বা \"ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা\" বলা হয়। পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া কৃত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের \"স্বরাজ\" পতাকার ভিত্তিতে এই পতাকাটির নকশা প্রস্তুত করা হয়েছিল।", "question_text": "ভারতীয় জাতীয় পতাকায় মোট কতগুলি রং থাকে ?", "answers": [{"text": "ত্রিবর্ণ", "start_byte": 289, "limit_byte": 313}]} {"id": "-5336760873022670165-0", "language": "bengali", "document_title": "তিব্বতের শান্তিপূর্ণ মুক্তির সতেরো দফা চুক্তি", "passage_text": "কেন্দ্রীয় গণ সরকার ও স্থানীয় তিব্বত সরকারের মধ্যে তিব্বতের শান্তিপূর্ণ মুক্তির পদক্ষেপের চুক্তি (simplified Chinese:中央人民政府和西藏地方政府关于和平解放西藏办法的协议; traditional Chinese:中央人民政府和西藏地方政府關於和平解放西藏辦法的協議; pinyin:Zhōngyāng rénmín zhèngfǔ hé Xīzàng dìfāng zhèngfǔ guānyú hépíng jiěfàng Xīzàng bànfǎ de xiéyì) বা সংক্ষেপে তিব্বতের শান্তিপূর্ণ মুক্তির সতেরো দফা চুক্তি বলতে কার্যতঃ স্বাধীন তিব্বতের রাষ্ট্রপ্রধান চতুর্দশ দলাই লামার প্রতিনিধিদের সঙ্গে সদ্যপ্রতিষ্ঠিত গণচীন সরকারের ১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দে স্বাক্ষরিত চুক্তিকে বোঝানো হয়, যার ফলে তিব্বত গণচীনের অধীনে একটি স্বয়ংশাসিত অঞ্চলে পরিণত হয়।", "question_text": "তিব্বতের শান্তিপূর্ণ মুক্তির পদক্ষেপের চুক্তি কত সালে স্বাক্ষরিত হয় ?", "answers": [{"text": "স্বাধীন তিব্বতের রাষ্ট্রপ্রধান চতুর্দশ দলাই লামার প্রতিনিধিদের সঙ্গে সদ্যপ্রতিষ্ঠিত গণচীন সরকারের", "start_byte": 788, "limit_byte": 1059}]} {"id": "-2313347461358202936-21", "language": "bengali", "document_title": "প্রীতি জিনতা", "passage_text": "২০১৬ সালের ২৯শে ফেব্রুয়ারি লস অ্যাঞ্জেলেসে জিন্টা তার দীর্ঘদিনের মার্কিন সঙ্গী জিন গুডএনাফকে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিয়ে করেন।[54][55] গুডএনাফ যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক জলবিদ্যুৎ প্রকল্প কোম্পানি এনলাইন এনার্জির অর্থায়ন বিভাগে সহ-সভাপতি।[56]", "question_text": "প্রীতি জিনতার স্বামীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "জিন গুডএনাফ", "start_byte": 218, "limit_byte": 249}]} {"id": "2514943269094548939-5", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দুধর্ম", "passage_text": "হিন্দুধর্মের শাস্ত্রগ্রন্থের সংখ্যা প্রচুর। হিন্দুশাস্ত্র শ্রুতি ও স্মৃতি নামে দুই ভাগে বিভক্ত। এই গ্রন্থগুলিতে ধর্মতত্ত্ব, দর্শন ও পুরাণ আলোচিত হয়েছে এবং ধর্মানুশীলন সংক্রান্ত নানা তথ্য বিবৃত হয়েছে। এই গ্রন্থগুলির মধ্যে বেদ সর্বপ্রাচীন, সর্বপ্রধান ও সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। অন্যান্য প্রধান ধর্মগ্রন্থগুলি হল উপনিষদ্‌, পুরাণ, ও ভারতীয় মহাকাব্য রামায়ণ ও মহাভারত। ভগবদ্গীতা নামে পরিচিত মহাভারতের কৃষ্ণ-কথিত একটি অংশ বিশেষ গুরুত্বসম্পন্ন ধর্মগ্রন্থের মর্যাদা পেয়ে থাকে।[22]", "question_text": "সনাতন ধর্ম তথা হিন্দু ধর্মের সর্বপ্রাচীন পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোনটি ?", "answers": [{"text": "বেদ", "start_byte": 607, "limit_byte": 616}]} {"id": "8534656145628789981-0", "language": "bengali", "document_title": "ইলা মিত্র", "passage_text": "ইলা মিত্র (১৮ অক্টোবর, ১৯২৫ - ১৩ অক্টোবর,২০০২) একজন বাঙালি মহিয়সী নারী এবং সংগ্রামী কৃষক নেতা। বাংলার শোষিত ও বঞ্চিত কৃষকের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তিনি সংগ্রাম করেছেন। ভোগ করেছেন অমানুষিক নির্যাতন।", "question_text": "বাঙালি মহিয়সী নারী এবং সংগ্রামী কৃষক নেতা ইলা মিত্র কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮ অক্টোবর, ১৯২৫", "start_byte": 27, "limit_byte": 69}]} {"id": "829953938596819549-1", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "১৯৯৭ সালে হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (আমেরিকাতে হ্যারি পটার অ্যান্ড সরসারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত) নামে এই সিরিজের প্রথম বই প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এই সিরিজের বইগুলি রচনার শৈল্পিক উৎকর্ষের জন্য সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছে এবং সারাবিশ্বের পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয়তা ও ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জন করেছে।[1] বইয়ের রাজ্যের পাশাপাশি সিনেমা ও ভিডিও গেমসের দুনিয়ায়ও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ২০০৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাতটি বইয়ের প্রথম ছয়টি বই সারা পৃথিবীতে ৩২৫ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রী হয়েছে[2] এবং ৬৪টিরও অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[3] শুধুমাত্র কুরআন ,বাইবেল এবং বুক অব মরমন (মরমনদের ধর্মগ্রন্থ) ছাড়া আর কোন বইয়ের এই রেকর্ড নেই।[4] এই সিরিজের সপ্তম ও সর্বশেষ বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস, প্রকাশিত হয়েছে ২০০৭ সালের ২১ জুলাই।[5] প্রকাশকেরা শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বইটির রেকর্ড-ভঙ্গকারী ১২ মিলিয়ন কপি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।[6]", "question_text": "জে কে রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাস সিরিজের প্রথম খন্ডটির নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন", "start_byte": 26, "limit_byte": 136}]} {"id": "3840554591903146153-22", "language": "bengali", "document_title": "সৌরজগৎ", "passage_text": "পৃথিবীপৃথিবী সৌরজগতের ভেতরের অংশের সবচেয়ে ঘন ও বড় গ্রহ। এটিই এ অঞ্চলের একমাত্র গ্রহ যাতে বর্তমানেও ভূতাত্ত্বিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া চলছে। এটা আমাদের জানা একমাত্র গ্রহ যাতে জীবনের অস্তিত্ব রয়েছে। এর তরল জলমণ্ডল সৌরজগতের ভেতরের অংশে অনন্য। এটিই একমাত্র গ্রহ যাতে গ্রহ টেকটোনিক পর্যবেক্ষন করা গেছে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল অন্যান্য যেকোন গ্রহ থেকে অনেক ভিন্ন। এখানে শতকরা ২১ ভাগ অক্সিজেন থাকার কারণেই জীবনের বিকাশ ঘটা সম্ভব হয়েছে। এর একটি মাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ আছে যার নাম চাঁদ বা 'মুন'। সৌরজগতের অন্য কোন পার্থিব গ্রহের এত বড় উপগ্রহ নেই।", "question_text": "পৃথিবীর কয়টি উপগ্রহ আছে ?", "answers": [{"text": "একটি", "start_byte": 1158, "limit_byte": 1170}]} {"id": "-4402943400272595279-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের সংবিধান", "passage_text": "\n\nগণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। এটি একটি লিখিত দলিল। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ই ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়। মূল সংবিধান ইংরেজি ভাষায় রচিত হয় এবং একে বাংলায় অনুবাদ করা হয়। তাই এটি বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় বিদ্যমান। তবে ইংরেজী ও বাংলার মধ্যে অর্থগত বিরোধ দৃশ্যমান হলে বাংলা রূপ অনুসরণীয় হবে।[1]", "question_text": "বাংলাদেশের সংবিধান কবে বাংলাদেশের সংসদে গৃহীত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর", "start_byte": 295, "limit_byte": 379}]} {"id": "-584155126465336480-3", "language": "bengali", "document_title": "গ্ত্সাং-পা রাজবংশ", "passage_text": "গ্ত্সাং-পা রাজবংশের চতুর্থ রাজা ব্স্তান-স্রুং-দ্বাং-পো কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের পৃষ্ঠপোষক ও দ্গে-লুগ্স বৌদ্ধধর্মসম্প্রদায়ের বিরোধী ছিলেন।[8]:৯০ ১৬০২ খ্রিষ্টাব্দে মঙ্গোলিয়া থেকে চতুর্থ দলাই লামা তিব্বত পৌঁছনোর কিছু সময় পর থেকে দ্গে-লুগ্স বৌদ্ধধর্মসম্প্রদায়ের সঙ্গে কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের বিরোধ শুরু হয়। কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের রক্ষাকর্তা হিসেবে ব্স্তান-স্রুং-দ্বাং-পো ১৬০৪ খ্রিষ্টাব্দে দ্বুস অঞ্চল আক্রমণ করে ফান্যুল অবরোধ করেন। ১৬০৫ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর সৈন্যদল ক্যিশোদ অধিকার করে। এই লড়াইয়ে প্রায় ৫০০০ বৌদ্ধ ভিক্ষু ও সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়।[9]:২৬ কোন কোন সূত্র মতে, ব্স্তান-স্রুং-দ্বাং-পো ১৬১১ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন, কিন্তু অন্য কিছু সূত্র মতে ১৬০৩ খ্রিষ্টাব্দে ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যাল গ্ত্সাং-পা রাজবংশের রাজা হিসেবে সিংহাসনে বসেন।[10] সেই হিসেবে ১৬০৫ খ্রিষ্টাব্দে গ্ত্সাং-পা রাজবংশের দ্বারা দ্বুস অঞ্চলের সামরিক আক্রমণ পরবর্তী রাজা ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যালের নেতৃত্বে হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়। ১৬০৭ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর সেনাবাহিনী লাসা শহরের নিকটবর্তী ক্যিশোদ নগরে মঙ্গোল সেনাবাহিনীকে পরাজিত করে বলে ঐতিহাসিকেরা মনে করেন।[11]:৬৯৮ এরফলে পশ্চিম তিব্বতের তোহ, পূর্ব মধ্য তিব্বতের কিছু অংশ এবং পশ্চিম মধ্য তিব্বতের সমগ্র অংশ গ্ত্সাং-পা রাজবংশের অধীনে আসে।[8]:৯০,৯৮ ১৬১২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি পশ্চিম তিব্বতের ঙ্গারি অঞ্চলে আভিযান চালান, যারফলে গুংথাং রাজ্য, ছাং, লাতোদ লো প্রভৃতি অঞ্চল তাঁর অধীনস্থ হয়।[12] কইন্তু এই সমস্ত অঞ্চলগুলিকে বশবর্তী করে রাখতে তাঁকে বেশ কয়েকবার অভিযান চালাতে হয়।[11]:৬৯৮ পূর্বসূররীদের মতোই ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যাল কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন এবং সেই হিসেবে চতুর্থ দলাই লামা য়োন-তান-র্গ্যা-ম্ত্শো ও চতুর্থ পাঞ্চেন লামা ব্লো-ব্জাং-ছোস-ক্যি-র্গ্যাল-ম্ত্শানের নেতৃত্বাধীন দ্গে-লুগ্স বৌদ্ধধর্মসম্প্রদায়ের বিরোধী ছিলেন। ১৬১৪ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে তিনি গ্ত্সাং অঞ্চলের সমস্ত ধর্মীয় ও রাজনৈতিক কর্তৃত্বকে এক সভায় আহ্বান করে কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের দশম র্গ্যাল-বা-কার্মা-পা ছোস-দ্ব্যিংস-র্দো-র্জেকে রাজ্যের ধর্মীয় শাসক হিসেবে মেনে নিতে তাঁদের বাধ্য করেন।[9]:৩০ চতুর্থ দলাই লামা মৃত্যুবরণ করার পরে ১৬১৮ খ্রিষ্টাব্দে ছোখুর মঙ্গোলদের একটি দল দ্বুস অঞ্চলে তীর্থযাত্রায় এসে গ্ত্সাং-পা রাজবংশের অধীনস্থ এলাকায় লুঠপাট চালালে ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যাল দ্বুস অঞ্চলে আক্রমণ করে দ্গে-লুগ্স বৌদ্ধধর্মসম্প্রদায়ের বহু বৌদ্ধবিহারকে কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের বৌদ্ধবিহারে পরিণত করেন।[1]:৩২৭,৩২৮ শেষ জীবনে চতুর্থ পাঞ্চেন লামা ব্লো-ব্জাং-ছোস-ক্যি-র্গ্যাল-ম্ত্শানের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি হলে ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যাল দলাই লামার পরবর্তী অবতার খোঁজার ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেন এবং ১৬১৯ খ্রিষ্টাব্দে পঞ্চম দলাই লামা হিসেবে ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্লো-ব্জাং-র্গ্যা-ম্ত্শোকে চিহ্নিত করা হয়।[9]:৩৩", "question_text": "তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের অন্যতম প্রধান ধর্মসম্প্রদায় দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের চতুর্থ দলাই লামা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "য়োন-তান-র্গ্যা-ম্ত্শো", "start_byte": 4245, "limit_byte": 4305}]} {"id": "2966281716399258209-0", "language": "bengali", "document_title": "অ্যাডোবি ফটোশপ", "passage_text": "অ্যাডোবি ফটোশপ (ইংরেজী: Adobe Photoshop) একটি গ্রাফিক্স সম্পাদনাকারী সফটওয়্যার। সাধারণ ভাবে সফটওয়্যারটিকে শুধুমাত্র ফটোশপ নামেই ডাকা হয়। এই সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে অ্যাডোবি সিস্টেমস। অ্যাডোবির সবথেকে জনপ্রিয় সফটওয়্যার এটি। বর্তমানে এই সফটওয়্যারটি ম্যাক ওএস এবং উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্য পাওয়া যায়। এই সফটওয়্যারটির ১৩ তম সংস্করণ (ফটোশপ সিএস ৬) প্রকাশিত হয়েছে। থমাস নল (Thomas Knoll) এবং জন নল (John Knoll) নামের দুই ভাই ১৯৮৭ সালে ফটোশপ তৈরির কাজ আরম্ভ করেন।[6][7]", "question_text": "অ্যাডোবি সিস্টেমস কত সালে অ্যাডোবি ফটোশপ সফটওয়্যারটি তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৮৭", "start_byte": 1095, "limit_byte": 1107}]} {"id": "-1990295462759578859-4", "language": "bengali", "document_title": "মীরাবাঈ", "passage_text": "শৈশবেই চিতোর-রাজ রানা সঙ্গার জ্যেষ্ঠ পুত্র ভোজ রাজের সাথে মীরার বিয়ের হয়। যোদ্ধা পরিবারের সদস্য হয়ে মীরা উল্লেখ করেন যে তিনি প্রকৃতই শ্রীকৃষ্ণের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। ফলে, শ্বশুরবাড়ীর লোকজন তার ঈশ্বর ভক্তি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। \nতৈমুর কর্তৃক হিন্দুস্তান দখলের পর ইসলামী শাসনে আবদ্ধ দিল্লীর সুলতানের রাজত্বকালে রাজপুতেরা জোরপূর্বক নিজেদেরকে স্বাধীন বলে ঘোষণা করে। কিন্তু ষোড়শ শতকে বাবুর কর্তৃক সাম্রাজ্য দখল করলে এবং কিছু রাজপুত তাকে সমর্থন করলে বাকীরা নিজেদের জীবনবাজী রেখে তার সাথে যুদ্ধ করে। মীরার স্বামী ভোজ রাজ ১৫২৭ খ্রীষ্টাব্দের ঐ যুদ্ধে নিহত হয়। মীরার ২০ বছর বয়সী জীবনে মায়ের মৃত্যুর পর এটি ছিল ধারাবাহিক শোকের আরও একটি। তিনি মনে করলেন, ভালবাসা-প্রেম-আবেগ সবকিছুই ক্ষণস্থায়ী।\nকৃষ্ণপ্রেমে মত্ততা মীরার একান্তই ব্যক্তিগত বিষয় হলেও কখনও কখনও এই মত্ততা নিয়ে তাকে শহরের অলি-গলিতে নাঁচতে হয়েছিল। তার দেবর ও চিতোরগড়ের নতুন শাসক বিক্রমাদিত্য ছিলেন দুষ্ট-প্রকৃতির যুবক। মীরা'র খ্যাতি, সাধারণ ব্যক্তিদের সাথে তার মেলামেশা এবং নারী হিসেবে লজ্জাশীলতা না থাকায় কয়েকবারই বিক্রমাদিত্য তাকে বিষ মিশিয়ে হত্যা করতে চেয়েছিলেন। এছাড়াও, তার ননদ উদাবাঈ মীরা'র সম্বন্ধে বিভিন্ন দূর্নাম রটাতে থাকেন।[2]\nএর কিছুদিন পর মীরা গুরু হিসেবে রবিদাসের নাম ঘোষণা করেন এবং বৃন্দাবনে কৃষ্ণনাম করতে করতে চলে যান। তিনি মনে করতেন যে, পূর্বজন্মে গোপী হিসেবে ললিতা নামে কৃষ্ণপ্রেমে পাগল ছিলেন। মীরা'র অভিমত যে, বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের একমাত্র পরমপুরুষ হচ্ছেন প্রভু শ্রীকৃষ্ণ। তিনি সন্ন্যাসব্রত অব্যাহত রাখলেন এবং নৃত্যসহযোগে উত্তর ভারতের বিভিন্ন গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে বেড়াতে লাগলেন।[3]\nমীরা'র সাথী হিসেবে বারাণশীতে কবীরের সাথে ঘনিষ্ঠতা সামাজিকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছিল। শেষের বছরগুলোতে সন্ন্যাসীনি হয়ে গুজরাটের দ্বারকায় মীরাকে দেখা গিয়েছিল।", "question_text": "মীরাবাঈ এর স্বামীর নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "ভোজ রাজের", "start_byte": 115, "limit_byte": 140}]} {"id": "-6981080369133866749-12", "language": "bengali", "document_title": "মহাভারত", "passage_text": "মহাভারত কাব্যগ্রন্থটিতে মোট ১৮টি অধ্যায় তথা ‘পর্ব’ ও ১০০টি ‘উপপর্ব’ রয়েছে।", "question_text": "প্রাচীন ভারতের অন্যতম মহাকাব্য মহাভারতে মোট কতগুলো অধ্যায় রয়েছে ?", "answers": [{"text": "১৮", "start_byte": 78, "limit_byte": 84}]} {"id": "1388861201969112813-0", "language": "bengali", "document_title": "বিজ্ঞান কল্পকাহিনী", "passage_text": "\nবিজ্ঞান কল্পকাহিনী আধুনিক কল্পকাহিনীমূলক সাহিত্যের একটি বিশেষ ধারা, যাতে ভবিষ্যৎ বৈজ্ঞানিক বা প্রযুক্তিগত আবিষ্কার ও উদ্ভাবন এবং মানব সভ্যতাকে কেন্দ্র করে পটভূমি রচনা করা হয়। মানব সভ্যতা মধ্যযুগে থেকে আধুনিক যুগে প্রবেশের সময় যে বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের সৃষ্টি হয় তার অনিবার্য ফসল ছিল বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী। ইংরেজিতে একে “সাইন্স ফিকশন” বলা হয়। বাংলা ভাষায় প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা শুরু হয় ঊনবিংশ শতাব্দীতে। বাংলা বিজ্ঞান কল্পকাহিনী সাহিত্যের অগ্রদূত বলা যায় জগদানন্দ রায়কে; তিনি শুক্র ভ্রমণ নামক একটি জনপ্রিয় বই লিখেছিলেন। অন্যান্য লেখকদের মধ্যে লীলা মজুমদার, ক্ষিতীন্দ্রনারায়ন ভট্টাচার্য, প্রেমেন্দ্র মিত্র, সত্যজিত রায়, অদ্রীশ বর্দ্ধনের নাম প্রাসঙ্গিক। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুও একটি কল্পবিজ্ঞান গল্প লিখেছেন 'পলাতক তুফান' নামে।", "question_text": "বাংলা বিজ্ঞান কল্পকাহিনীর প্রথম লেখক কে ?", "answers": [{"text": "জগদানন্দ রায়", "start_byte": 1260, "limit_byte": 1297}]} {"id": "4780982499677539878-2", "language": "bengali", "document_title": "পিরামিড", "passage_text": "পিরামিড পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তম আশ্চর্যের একটি। প্রাচীন মিশর শাসন করতেন ফিরাউনরা (প্রাচীন মিশরীয় শাসক বা রাজাদের ফিরাউন (Pharaoh) বলা হতো)। তাদেরকে কবর বা সমাধী দেয়ার জন্যই পিরামিড নির্মান করা হতো। মিসরে ছোটবড় ৭৫টি পিরামিড আছে। সবচেয়ে বড় এবং আকর্ষনীয় হচ্ছে গিজা'র পিরামিড যা খুফু'র পিরামিড হিসেবেও পরিচিত। এটি তৈরি হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ বছর আগে। এর উচ্চতা প্রায় ৪৮১ ফুট। এটি ৭৫৫ বর্গফুট জমির উপর স্থাপিত। এটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল প্রায় ২০ বছর এবং শ্রমিক খেটেছিল আনুমানিক ১ লাখ। পিরামিডটি তৈরি করা হয়েছিল বিশাল বিশাল পাথর খন্ড দিয়ে। পাথর খন্ডের এক একটির ওজন ছিল প্রায় ৬০ টন, আর দৈর্ঘ্য ছিল ৩০ থেকে ৪০ ফুটের মত। এগুলো সংগ্রহ করা হয়েছিল দূর দুরান্তের পাহাড় থেকে। পাথরের সাথে পাথর জোড়া দিয়ে পিরামিড তৈরি করা হত। চার হাজারের বছরের পুরানো এক সমাধিতে অঙ্কিত এক চিত্রে দেখা যায় এক বিশাল স্তম্ভকে স্লেজে করে সরানো হচ্ছে; অনেক মানুষ রশি দিয়ে সেই স্লেজ টেনে নিচ্ছে। আর তাদের মধ্যে একজন পাত্র থেকে জল ঢালছে বালির উপরে। এতে ঘর্ষণ প্রায় অর্ধেক হয়ে যায়। এভাবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আড়াই টন ওজনের এক একটা ব্লক।[1]", "question_text": "মিশরে মোট কতগুলো পিরামিড রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৭৫টি", "start_byte": 551, "limit_byte": 563}]} {"id": "-1253642664057630388-5", "language": "bengali", "document_title": "লিয়াকত আলি খান", "passage_text": "১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে ভারত বিভাগের পর লিয়াকত আলি খানকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি পাকিস্তানের পররাষ্ট্রনীতি প্রণয়ন ও সংবিধান রচনার উদ্যোগ নেন। তিনি পাকিস্তানের সংবিধানের রূপরেখা প্রণয়ন করেন এবং সংসদে ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দের ১২ মার্চ তা উপস্থাপন করেন। পাকিস্তানের সংবিধানের ইতিহাসে এটা “পাকিস্তানের ম্যাগনাকার্টা” হিসেবে পরিচিত। লিয়াকত এটাকে স্বাধীনতার পর তার দেশের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করেন। তাঁর আমলে ভারত ও পাকিস্তান কাশ্মীর সমস্যা জাতিসংঘের মাধ্যমে সমাধানে একমত হয়। তখন এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, এ সমস্যার গণতান্ত্রিক সমাধানের উদ্দেশ্যে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে কাশ্মিরে একটি গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। জিন্নাহ মৃত্যুর পর পাকিস্তানে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের মাঝে সমস্যা দেখা দেয় এবং ভারত-পাকিস্তান দ্বিতীয় যুদ্ধের মুখোমুখি হয়। লিয়াকত আলি তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর সাথে লিয়াকত-নেহেরু চুক্তি করেন। এই চুক্তির উদ্দেশ্য ছিল ভারত পাকিস্তান সম্পর্কের উন্নয়ন করা। ১৯৫১ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্র সফরে যান। ১৯৪৯ সালে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। ঐ একই সময় করাচীতে একটি কাগজের টাকা ছাপার কারখানাও (টাকশাল) স্থাপিত হয়[7]। ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বৃটিশ সেনাপ্রধান ডগলাস গ্রেসী অবসরে গেলে লিয়াকত আলি খান জেনারেল আইয়ুব খানকে সেনাবাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ হিসেবে নিয়োগ দেন। এই বছরই পাকিস্তানের প্রথম সামরিক অভ্যূত্থান সংঘঠিত হয়। এই ব্যর্থ অভ্যূত্থান রাওয়ালাপিন্ডি ষড়যন্ত্র নামে পরিচিত। এই ষড়যন্ত্রের সাথে জড়িত ছিলেন সামরিক বাহিনীর চিফ-অব-জেনারেল স্টাফ জেনারেল আকবর খান। তাঁর সাথে আরো ১৪ জন্য সেনাকর্মকর্তা জড়িত ছিলেন। কোর্ট মার্শালে দোষী প্রমাণিত হবার পর এদের দীর্ঘ মেয়াদী কারাদণ্ড প্রদান করা হ।য়[8]।", "question_text": "নবাবজাদা লিয়াকত আলি খান কত সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৪৭", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-5942331505885698782-4", "language": "bengali", "document_title": "কামাল চৌধুরী", "passage_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ১৯৮১’র বাংলা একাডেমী বই মেলাকে উপলক্ষ ক'রে একদল তরুণ কবি জীবনের প্রথম কাব্যগ্রন্ত প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছিলেন; কামাল চৌধুরী তাদেরই একজন। এ উদ্দেশ্যেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দ্রাবিড় প্রকাশনী। একুশের বইমেলাতেই বেরিয়েছিল কামাল চৌধুরীর প্রথম কাব্যগ্রন্থ মিছিলের সমান বয়সী যাতে কবিতা ছিল ৪৮টি। কবিতাগুলো ভাষা ও শৈলী বলে দেয় শামসুর রাহমান তাঁকে প্রবলভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল।", "question_text": "ড. কামাল চৌধুরী রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মিছিলের সমান বয়সী", "start_byte": 759, "limit_byte": 809}]} {"id": "-5706816876834969052-2", "language": "bengali", "document_title": "ইয়াসির আরাফাত", "passage_text": "প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন বা পিএলওর চেয়ারম্যান হিসাবে আরাফাত ইসরায়েলী দখলদারির বিরুদ্ধে সারাজীবন সংগ্রাম করেন। তিনি প্যালেস্টিনিয়ান অথরিটির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। জীবনের একটা দীর্ঘ সময় আরাফাত ধর্মনিরপেক্ষ ফাতাহ দলের নেতৃত্ব দেন। ১৯৫৮-১৯৬০ সালের মধ্যে তিনি এই দলটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। প্রাথমিকভাবে ইসরায়েলের অস্তিত্বের সম্পূর্ণ বিরোধী থাকলেও পরে আরাফাত ১৯৮৮ সালে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত ২৪২ মেনে নিয়ে নিজের অবস্থান পরিবর্তন করেন।", "question_text": "ফিলিস্তিনি জাতীয়তাবাদি দল ফাতাহর কবে গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "েন। ১৯৫৮-১৯৬০ সালের ম", "start_byte": 691, "limit_byte": 746}]} {"id": "-4666424818707991865-12", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ", "passage_text": "পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে মতপার্থক্যের কারণে ১৯৫৭ সালে দল ভাঙন দেখা দেয়। ওই বছরের ৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি কাগমারি সম্মেলনে দলে বিভক্তির ঘটনা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এ অবস্থায় মাওলানা ভাসানী ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) নামে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেন।[5]", "question_text": "ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি প্রথম কত সালে গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫৭", "start_byte": 112, "limit_byte": 124}]} {"id": "-165362266649339251-2", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "প্রাচীন পৃথিবীর (প্রধানত ইউরোপ, তবে নিকট প্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকাও এর অন্তর্ভুক্ত) ইতিহাসকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়। ৪৬৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রাচীন যুগ; পঞ্চম থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী পর্যন্ত মধ্য যুগ বা ধ্রুপদী-উত্তর যুগ,[15][16] যার মধ্যে রয়েছে ইসলামি স্বর্ণযুগ(৭৫০- ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ) ও ইউরোপীয় রেনেসাঁ (১৩শ শতক থেকে শুরু)।[17][18] আধুনিক যুগের সূচনাকাল[19] ধরা হয় ১৫শ শতক থেকে ১৮শ শতকের শেষ পর্যন্ত যার মধ্যে রয়েছে ইউরোপের আলোকিত যুগ। শিল্প বিপ্লব হতে বর্তমান সময় পর্যন্ত আধুনিক যুগ বলে বিবেচিত। পাশ্চাত্য ইতিহাসে রোমের পতনকে প্রাচীন যুগের শেষ ও মধ্যযুগের সূচনা হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু পূর্ব ইউরোপ রোমান সাম্রাজ্য থেকে বাইজেনটাইন সাম্রাজের অধীনে আসে, যার পতন আরো অনেক পরে ঘটে। ১৫ শতকের মাঝামাঝি গুটেনবার্গ আধুনিক ছাপাখানা আবিষ্কার করেন[20] যা যোগাযোগের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। ফলে মধ্যযুগের সমাপ্তি ঘটে এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের সূত্রপাত হয়।[21] ১৮ শতকের মধ্যে ইউরোপে জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসার এমন একটি চরম অবস্থায় উপনীত হয় যা শিল্প বিপ্লবকে অবধারিত করে তুলে।[22]", "question_text": "পৃথিবীর আধুনিক যুগ কবে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৫শ শতক", "start_byte": 932, "limit_byte": 951}]} {"id": "3646233715504414856-2", "language": "bengali", "document_title": "আল মনসুর", "passage_text": "আল মনসুর ৯৫ হিজরী সনে (৭১৪ খ্রীষ্টাব্দ) আব্বাসীয় পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মুহাম্মদ ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর চাচা আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিবের প্র-পৌত্র; ১৪শ শতাব্দীতে মুরিশ ইতিহাসবিদ আলী ইবন আবদুল্লাহ রচিত রাউদ আল কিরতাস গ্রন্থ অণুযায়ী তার মা একজন \nবার্বা‌র বংশীয় নারী ছিলেন।[4] তিনি ১৩৬ হিজরীর যিলহজ্জ থেকে ১৫৮ হিজরীর যিলহজ্জ (৭৫৪ খ্রীষ্টাব্দ – ৭৭৫ খ্রীষ্টাব্দ) পর্যন্ত শাসন করেন। ৭৬২ খ্রীষ্টাব্দে তিনি তার নতুন রাজকীয় আবাসস্থল ও প্রাসাদ হিসেবে মদীনাতুস সালাম (শান্তির শহর) প্রতিষ্ঠা করেন, যা পরবর্তীতে রাজকীয় রাজধানী বাগদাদের মূলকেন্দ্রে পরিণত হয়।", "question_text": "আবু জাফর আবদাল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ আল মনসুরের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "মুহাম্মদ", "start_byte": 219, "limit_byte": 243}]} {"id": "928372482762420242-15", "language": "bengali", "document_title": "সেন রাজবংশ", "passage_text": "১২০৬ সালে মহম্মদ ঘোরি দিল্লিতে তুর্কি রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। এর আগেই ১২০২ সালে তুর্কি সামরিক নেতা ইখতিয়ার উদ্দিন মহম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি বাংলা আক্রমণ করেন। এর কিছুদিন আগে লক্ষ্মণ সেন নদিয়ায় অস্থায়ী রাজধানী স্থাপন করেছিলেন। নদিয়া তুর্কিদের দ্বারা আক্রান্ত হলে বৃদ্ধ লক্ষ্মণ সেন বাধা না দিয়ে নৌকাযোগে পূর্ববঙ্গে পালিয়ে যান। নদিয়া তুর্কি শাসনে চলে যায়। তবে লক্ষ্মণ সেন পূর্ববঙ্গ থেকে শাসনকাজ চালিয়ে যান। তাঁর মৃত্যুর পর পুত্র বিশ্বরূপ সেন রাজা হন। তিনি ১২২৫ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেন। বিশ্বরূপ সেনের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র সূর্য সেন রাজা হয়েছিলেন। তবে লক্ষ্মণ সেনের মৃত্যুর পর থেকেই বাংলায় সেন শাসন দুর্বল হতে শুরু করে। শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন অঞ্চলে সামন্ত বিদ্রোহের ফলে সেন রাজ্যের পতন ঘটে।", "question_text": "গৌড়ের সর্বশেষ রাজা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "সূর্য সেন", "start_byte": 1418, "limit_byte": 1443}]} {"id": "-2609062973878499389-3", "language": "bengali", "document_title": "ইমোজি", "passage_text": "ইমোজি প্রথমে শুধু জাপানি মোবাইল অপারেটর, NTT DoCoMo, au এবং সফ্‌টব্যাঙ্ক মোবাইলে (প্রাক্তন ভোডাফোন) ব্যবহৃত হত। এই সংস্থাগুলি নিজেদের আলাদা আলাদা ইমোজি ব্যবহার করত। বিশ্বের প্রথম ইমোজি শিগেটাকা কুরিতা ১৯৯৮ সালে তৈরি করেন। তিনি ছিলেন NTT DoCoMo-র আই-মোবাইল ইন্টারনেট প্ল্যাটফর্ম দলের সদস্য। কুরিতা আবহাওয়ার সংকেত, চিনে অক্ষর এবং রাস্তার চিহ্নগুলোকে ইমোজিকে রূপান্তরিত করেন। এমনকি মাংগায় মনের ভাব বোঝাতে যে সব চিহ্ন ব্যবহৃত হত (যেমন, বুদ্ধি বোঝাতে বাল্‌ব), সেগুলোকেও ইমোজি বানানোর কাজে লাগান। আই-মোডের মেসেজিং পরিষেবাটি বৈদ্যুতিন যোগাযোগকে ত্বরান্বিত করতে এবং বাজারে নিজেদের উৎকর্ষ বাড়াতে ১৭৬টি ১২×১২ পিক্সেলের ইমোজির প্রথম সেট প্রকাশ করে। কুরিতা মানুষের মুখভঙ্গি এবং শহরের অন্যান্য জিনিসপত্র পর্যবেক্ষণ করে নিজেই প্রথম ১৮০টি ইমোজি তৈরি করেন।", "question_text": "ইমোজি প্রথম কোন সংস্থা তৈরি করে ?", "answers": [{"text": "জাপানি মোবাইল অপারেটর, NTT DoCoMo, au এবং সফ্‌টব্যাঙ্ক মোবাইলে", "start_byte": 48, "limit_byte": 192}]} {"id": "-2125372597370202475-0", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গ", "passage_text": "পশ্চিমবঙ্গ ভারতের একটি রাজ্য। এই রাজ্যটি পূর্ব ভারতে বঙ্গোপসাগরের উত্তর দিকে অবস্থিত। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, এই রাজ্যের জনসংখ্যা ৯ কোটি ১৩ লক্ষেরও বেশি। জনসংখ্যার নিরিখে পশ্চিমবঙ্গ ভারতের চতুর্থ সর্বাধিক জনবহুল রাজ্য। এই রাজ্যের আয়তন । পশ্চিমবঙ্গ বাংলা-ভাষী বাঙালি জাতি অধ্যুষিত বাংলা অঞ্চলের একটি অংশ। এই রাজ্যের পূর্ব দিকে বাংলাদেশ রাষ্ট্র এবং উত্তর দিকে নেপাল ও ভুটান রাষ্ট্র অবস্থিত। ভারতের ওডিশা, ঝাড়খণ্ড, বিহার, সিক্কিম ও অসম রাজ্যও পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী। রাজ্যের রাজধানী কলকাতা শহরটি হল ভারতের সপ্তম বৃহত্তম মহানগরী। পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর বর্ধমান ৷ বর্ধমান আসানসোল শিলিগুড়ি দুর্গাপুর এই পাঁচটি পশ্চিমবঙ্গের মহানগর ৷ ভৌগোলিক দিক থেকে দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল, গাঙ্গেয় বদ্বীপ, রাঢ় অঞ্চল ও উপকূলীয় সুন্দরবনের অংশবিশেষ এই রাজ্যের অন্তর্গত। বাঙালিরাই এই রাজ্যের প্রধান জাতিগোষ্ঠী এবং রাজ্যের জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই বাঙালি হিন্দু।", "question_text": "স্বাধীনোত্তর পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "কলকাতা", "start_byte": 1315, "limit_byte": 1333}]} {"id": "-8092748794220835079-31", "language": "bengali", "document_title": "সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং (নিরাপত্তা)", "passage_text": "ক্রিস্টোফার হ্যাডন্যাগি হলেন একজন পেশাদার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ যিনি সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর বস্তুগত এবং মনস্তাত্ত্বিক সংজ্ঞার প্রথম কাঠামো প্রণয়ন করেন[19]। তিনি বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তার বই, পডকাস্ট এবং ডিইএফ কন সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ার ক্যাপচার দ্যা ফ্ল্যাগ এবং দ্যা সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ার সিটিএফ ফর কিডস এর জন্যই বেশি পরিচিত[18]।", "question_text": "সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শব্দটি কে প্রথম ব্যবহার করেন ?", "answers": [{"text": "ক্রিস্টোফার হ্যাডন্যাগি", "start_byte": 0, "limit_byte": 67}]} {"id": "-6593341031613968559-6", "language": "bengali", "document_title": "ফেরদৌস আহমেদ", "passage_text": "ফেরদৌস ২০০৩ সালে ৯ ডিসেম্বর তানিয়া ফেরদৌসকে বিয়ে করেন। তাদের দুই সন্তান। ছেলে নুজহাত ফেরদৌস ও মেয়ে নুজরান ফেরদৌস।[22]", "question_text": "জনপ্রিয় বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদের স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "তানিয়া ফেরদৌস", "start_byte": 74, "limit_byte": 114}]} {"id": "-8779734339286581486-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক", "passage_text": "মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক (জন্ম: ১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪১) বাংলাদেশের একজন রাজনীতিবিদ ও পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী। ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক ১২ জানুয়ারী, ২০১৪ তারিখে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এবং ১৩ জানুয়ারী, ২০১৪ তারিখে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।", "question_text": "মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক কত সালে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হিসেবে যোগদান করেন ?", "answers": [{"text": "১৩ জানুয়ারী, ২০১৪", "start_byte": 688, "limit_byte": 736}]} {"id": "-7292840639115996653-3", "language": "bengali", "document_title": "ব্রুনাই", "passage_text": "মালয় ভাষা ও ইংরেজি ভাষা ব্রুনাইয়ের সরকারি ভাষা। ব্রুনাইয়ের অর্ধেকেরও বেশি লোকের মাতৃভাষা মালয় ভাষা। অন্যদিকে ইংরেজি মাতৃভাষী লোকের সংখ্যা হাজার দশেক। এখানকার প্রায় ১২% লোক চীনা ভাষার বিভিন্ন উপভাষাতে কথা বলেন। এছাড়াও বেশ কিছু সংখ্যালঘু ভাষা প্রচলিত। মালয় ভাষা দেশটির সার্বজনীন ভাষা বা লিঙ্গুয়া ফ্রাংকা, তবে ইদানীং পর্যটন ও বাণিজ্যে ইংরেজি ভাষার প্রসার বেড়েছে।", "question_text": "ব্রুনাই-এর সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "মালয় ভাষা ও ইংরেজি", "start_byte": 0, "limit_byte": 51}]} {"id": "-6121422616025013277-0", "language": "bengali", "document_title": "পুয়ের্তো রিকো", "passage_text": "পুয়ের্তো রিকো (English: Puerto Rico), যার সরকারী নাম পুয়ের্তো রিকো জনরাষ্ট্র (English: Commonwealth of Puerto Rico) ও পূর্ণ স্পেনীয় নাম এস্তাদো লিব্রে আসোসিয়াদো দে পুয়ের্তো রিকো (Spanish: Estado Libre Asociado de Puerto Rico অর্থাৎ \"মুক্ত পুয়ের্তো রিকো সংযুক্ত রাষ্ট্র\") পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত একটি স্বশাসিত দ্বীপ ও জনরাষ্ট্র। দ্বীপটি প্রশাসনিকভাবে উত্তর আমেরিকা মহাদেশের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সংযুক্ত। ভৌগোলিকভাবে দ্বীপটি উত্তর-পূর্ব ক্যারিবীয় সাগরের বৃহত্তর অ্যান্টিলিজ দ্বীপশৃঙ্খলের সর্বপূর্বস্থিত দ্বীপ। এটি ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার পূর্বে, ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ থেকে প্রায় ৬৫ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্য থেকে ১৬০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। ঘন জনবসতিবিশিষ্ট এই দ্বীপটির উত্তর উপকূলটি আটলান্টিক মহাসাগরের দিকে মুখ করে আছে। পূর্ব উপকূলের কাছেই দুইটি ক্ষুদ্র দ্বীপ আছে যাদের নাম বিয়েকেস ও কুলেব্রা; এগুলি প্রশাসনিকভাবে পুয়ের্তো রিকোর অংশ। পশ্চিমে অবস্থিত মোনা দ্বীপটিও তাই। বৃহত্তর অ্যান্টিলিজ দ্বীপশৃঙ্খলের অন্যান্য দ্বীপের সাথে তুলনা করলে পুয়ের্তো রিকো আয়তনে ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের এক-পঞ্চমাংশ, হাইতির এক-তৃতীয়াংশ এবং জামাইকার প্রায় সমান। দ্বীপটি মোটামুটি আয়তাকার। পূর্ব-পশ্চিমে এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ১৭৯ কিলোমিটার, উত্তর-দক্ষিণে ৬৩ কিলোমিটার। পুয়ের্তো রিকোর উত্তর-পূর্ব উপকূলে অবস্থিত সান হুয়ান একাধারে রাজধানী শহর, বৃহত্তম শহর ও প্রধান বন্দর। ", "question_text": "পুয়ের্তো রিকোর রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "সান হুয়ান", "start_byte": 3309, "limit_byte": 3337}]} {"id": "314199396497426163-0", "language": "bengali", "document_title": "নিকোলাউস কোপের্নিকুস", "passage_text": "নিকোলাস কোপারনিকাস (পলিশ ভাষায় মিকলজ কোপারনিক , জার্মান ভাষায় নিক্লাস কপারনিক, ১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী জন্ম\\ ২৪ মে ১৫৪৩ মৃত্যু) ছিলেন রেনেসাঁ এবং সংস্কার যুগের মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি এই মহাবিশের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন। যেখানে তিনি পৃথিবী নয় বরং সূর্যকে সৌরজগতের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি আঠারো শতকের আগে এমন একটি মডেল প্রনয়ন করেন যখন চারিদিকে সক্রেটিস এবং এরিস্টটলের মতবাদ চলছিল।", "question_text": "বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী কোপার্নিকাসের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী", "start_byte": 215, "limit_byte": 284}]} {"id": "-6626344489280279070-1", "language": "bengali", "document_title": "গীতাঞ্জলি", "passage_text": "১৯১২ সালে রবীন্দ্রনাথের সং অফারিংস (ইংরেজি: Song Offerings) কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। এতে গীতাঞ্জলি ও সমসাময়িক আরও কয়েকটি কাব্যগ্রন্থের কবিতা রবীন্দ্রনাথ নিজে অনুবাদ করে প্রকাশ করেন। ১৯১৩ সালে ইংরেজি কাব্যগ্রন্থটির জন্য রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন।", "question_text": "বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কোন গ্রন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "সং অফারিংস", "start_byte": 66, "limit_byte": 94}]} {"id": "8093506317986811635-2", "language": "bengali", "document_title": "জার্মানি", "passage_text": "জার্মানিতে নগরায়নের হার অত্যন্ত উঁচু। বার্লিন দেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। তবে প্রাক্তন পশ্চিম জার্মানির রাজধানী বন শহরে এখনও বেশ কিছু সরকারী অফিস রয়েছে। জার্মান ভাষা এখানকার প্রধান ভাষা। দুই-তৃতীয়াংশ লোক হয় রোমান ক্যাথলিক অথবা প্রোটেস্টান্ট খ্রিস্টান।", "question_text": "জার্মানির বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "বার্লিন", "start_byte": 107, "limit_byte": 128}]} {"id": "-6145495493715978052-2", "language": "bengali", "document_title": "আন্তোনিও বান্দেরাস", "passage_text": "লা মভিদা মাদ্রিলেনা নামে স্পেনের স্বৈরাচার পরবর্তী সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সময় বান্দেরাস ছোটখাট দোকানে কাজ করতে শুরু করেন।[6] মঞ্চে কাজ করার সময়, বান্দেরাস স্প্যানিশ পরিচালক পেদ্রো আলমোদোভারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি ১৯৮২ সালে তাকে ল্যাবরিন্‌থ অব প্যাশন ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ করে দেন। পাঁচ বছর পরে তিনি একই পরিচালকের ল অব ডিজায়ার ছবিতে কাজ করেন। এতে তিনি একজন সমকামী চরিত্রে অভিনয় করেন এবং এই চরিত্রের জন্য তাকে প্রথম অন্য কোন পুরুষের সাথে চুম্বন দৃশ্যে দেখা যায়। বান্দেরাস পরে আলমোদোভারের ১৯৮৬ সালের ম্যাটাডোর ছবিতে কাজ করেন। পরে একই পরিচালকের আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত উইমেন অন দ্য ভার্জ অব আ নার্ভাস ব্রেকডাউন (১৯৮৮) ছবিতে অভিনয় করেন। দুই বছর পর বান্দেরাস আলমোদোভারের বিতর্কিত টাই মি আপ! টাই মি ডাউন ছবিতে মানসিক রোগী চরিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন।[5] এই ছবির সাফল্য তাকে হলিউডে প্রবেশ করতে সাহায্য করেছিল। ১৯৮০-এর দশকে আলমোদোভারের চলচ্চিত্রে নিয়মিত অভিনয় করার জন্য আলমোদোভারকে বান্দেরাসের আন্তর্জাতিক কর্মজীবন শুরুর কৃতিত্ব দেওয়া হয়।[7]", "question_text": "হোসে আন্তোনিও ডোমিনগেজ বান্দেরাস অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "ল্যাবরিন্‌থ অব প্যাশন", "start_byte": 622, "limit_byte": 681}]} {"id": "-6337487644944896788-5", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্যের ইতিহাস", "passage_text": "উসমানের মৃত্যুর পরের শতাব্দীতে, অটোমান শাসন পূর্ব ভূমধ্যসাগর ও বলকান এলাকাগুলিতে বিস্তৃত হতে শুরু করে। উসমানের ছেলে ওরহান ১৩২৬ খ্রিস্টাব্দে বুরসা শহর দখল করেন এবং এটি অটোমান রাষ্ট্রের নতুন রাজধানী তৈরি করেন। বুরসার পতনের অর্থ উত্তর-পশ্চিম আনাতোলিয়ায় বাইজেন্টাইন নিয়ন্ত্রণ হারায়। ", "question_text": "অটোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "বুরসা", "start_byte": 378, "limit_byte": 393}]} {"id": "-2938360558658027458-4", "language": "bengali", "document_title": "আপেক্ষিকতা তত্ত্ব", "passage_text": "সাধারণ আপেক্ষিকতাবাদ মূলতঃ মহাকর্ষের একটি তত্ত্ব যা আইনস্টাইন ১৯০৭–১৯১৫ সালে বিকশিত করে।\nসাধারণ আপেক্ষিকতাবাদের কিছু ফলাফল:\n\nসময় উচ্চতর মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রে আরও বেশি ধীরেলয়ের হয়।\n\nমহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের উপস্থিতিতে আলোর গতিপথ বেকে যায়।\n\nমহাবিশ্ব সম্প্রসারণ করছে, এবং তার দূরবতী অংশ আলোর গতির চেয়ে দ্রুততর গতিতে দূরে সরে যাচ্ছে।\nইহা জটিল বিষয়।\nআসলে নিউটনের সূত্র মতে ভর সময় এগুলো স্থির। কিন্তু আপেক্ষিক তত্ত্ব অনুযায়ী মহাবিশ্বের সবকিছু আপেক্ষিক অথবা পরিবর্তনশীল।।((.H.M. Empty Khan))", "question_text": "সাধারন আপেক্ষিকতা তত্ত্ব কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "আইনস্টাইন", "start_byte": 142, "limit_byte": 169}]} {"id": "5038970674097800649-1", "language": "bengali", "document_title": "আওরঙ্গজেব", "passage_text": "আওরঙ্গজেব (Persian: اورنگ‌زیب‎), আল-সুলতান আল-আজম ওয়াল খাকান আল-মুকাররম আবুল মুজাফফর মুহি উদ-দিন মুহাম্মদ আওরঙ্গজেব [1] বাহাদুর আলমগীর I, বাদশা গাজী, প্রথম আলমগীর নামেও পরিচিত (Persian: محي الدين محمد‎), (হিন্দি: अबुल मुज़फ़्फ़र मुहिउद्दीन मुहम्मद औरंगज़ेब आलमगीर) (নভেম্বর ৩, ১৬১৮ – মার্চ ৩, ১৭০৭) ১৬৫৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ৪৯ বছর মুঘল সাম্রাজ্যের শাসক ছিলেন।[2][3] তিনি ছিলেন বাবর, হুমায়ুন, আকবর, জাহাঙ্গীর এবং শাহ জাহানের পরে ষষ্ঠ মুঘল সম্রাট। তিনি সম্রাট শাহজাহানের পুত্র। \nমুঘল সম্রাট হিসেবে আওরঙ্গজেবের শাসনামল বিভিন্ন যুদ্ধের মাধ্যমে সাম্রাজ্যের সীমানা বহুদূর বিস্তার করেন।[4][5] তার আমলে দক্ষিণাঞ্চলে ৪ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার মুঘল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।[6] তিনি ১৫৮ মিলিয়ন প্রজাকে শাসন করতেন।[7] তার সময় মুঘল সাম্রাজ্যের বাৎসরিক করের পরিমাণ ছিল ৪৫০ মিলিয়ন ডলার। যা তার সমসাময়িক চতুর্দশ লুইয়ের আমলে ফ্রান্সের বাৎসরিক কর এর চেয়ে ১০ গুণ বেশি ছিল।[8] তার শাসনামলে ভারত চীনকে ছাড়িয়ে পৃথিবীর সর্ব বৃহৎ অর্থনীতি হিসেবে গড়ে উঠেছিল। যার পরিমাণ ছিল ৯০ বিলিয়ন ডলার, ১৭০০ সালে সমগ্র পৃথিবীর জি ডি পি এর এক চতুর্থাংশ।[9]", "question_text": "আওরঙ্গজেব কোন সাম্রাজ্যের শাসক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মুঘল", "start_byte": 846, "limit_byte": 858}]} {"id": "-4164006459955164933-0", "language": "bengali", "document_title": "ইতালি", "passage_text": "ইতালি (Italian: Italia ইতালি‌য়া) পশ্চিম ইউরোপের একটি একীভুত প্রজাতান্ত্রিক সংসদীয় রাষ্ট্র। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত একটি দেশ। শেনঝেন চুক্তি স্বাক্ষরকারী বিধায় শেনঝেন ভিসা নিয়ে এ দেশে প্রবেশ করা যায়। ইউরো অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত বিধায় এর মুদ্রা ইউরো। এ দেশে সংসদীয় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা চালু আছে।\nইতালির উত্তর সীমান্তে আল্পাস পর্বতমালা সংলগ্ন ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া ও স্লোভেনিয়া অবস্থিত এবং দক্ষিণে সম্পূর্ণ ইতালীয় উপদ্বীপ, মেডিটারিয়ান সমুদ্র সংলগ্ন দুই মহাদ্বীপ সিসিলী ও সারদিনিয়া এবং আরো অনেক ছোট ছোট দ্বীপে পরিবেষ্টিত। সান মারিনো ও ভ্যাটিক্যান সিটি নামের দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র ইতালি অধিভুক্ত, অপরদিকে কাম্পিওনে দি'ইতালিয়া বহির্ভূত সুইজারল্যান্ড ধারণ করেছে। ইতালীর সীমানাক্ষেত্রটি প্রায় ৩,০১,৩৩৮ বর্গ কিলোমিটার (১,১৬,৩৪৬ বর্গ মাইল) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। ঋতুময় ইতালীয় জলবায়ু নাতিশীতোঞ্চ। ৬০•৬ মিলিয়ন (সাড়ে ষাট লক্ষের উপরে) অধিবাসী সংবলিত ইতালি জনসংখ্যার দিকে ইউরোপে পঞ্চম ও বিশ্বে ২৩তম জনবহুল দেশ। এর রাজধানী রোম (ইতালীয় শব্দ রোমা) শহর। শতাব্দীর পশ্চিমা সভ্যতায় রোমান সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক কেন্দ্রস্থল হওয়ার কারনে এটিকে রাজধানী করা হয়। এর অবনতির পর, ইতালি বহুসংখ্যক ভিনদেশী, জার্মানিক উপজাতি যেমন লোম্বার্ডস ও ওস্ট্রুগোথস থেকে শুরু করে বাইজান্টাইন্স এবং পরবর্তীতে নর্মান্স, সাথে আরো অনেকের অণুপ্রবেশ সহ্য করেছে। পরবর্তী শতাব্দী রেনেসাঁর[6] জন্মভূমি হয়ে উঠে। ইতালির অখণ্ড আকারের পরবর্তীকালীন ইউরোপীয় বুদ্ধিদীপ্ত গতিবিধি ও চিন্তা ধারণা ব্যাপকভাবে উর্বরতা পায়।\n\nরোমানোত্তর ইতিহাসে যদিও ইতালি অনেক রাজ্য ও শহরে বিভক্ত ছিলো - সারদিনিয়া রাজ্য, দুই সিসিলিয়া রাজ্য, ডাচি অব মিলান কিন্তু ১৮৬১ সালে একীভূত হয়,[7]\nইতিহাসের এক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে, যা “ইল রিসরজিমেন্ত” (পুনরুত্থান) নামে পরিচিত। ১৯ শতকের শেষের দিকে, ১ম বিশ্বযুদ্ধ থেকে ২য় বিশ্বযুদ্ধকালীন ইতালি ঔপনিবাশিক সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। এর শাসন লিবিয়া, ইরিথ্রিয়া, সোমালিয়া, ইথোপিয়া, আলবেনিয়া, ডোডেকানিস পর্যন্ত বর্ধিত করে ও চীনের তিয়াঞ্জিন শহরও এতে সম্মতি প্রদান করে।[8]", "question_text": "ইতালির রাজধানীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "রোম", "start_byte": 2506, "limit_byte": 2515}]} {"id": "-5467694389646361553-0", "language": "bengali", "document_title": "বেঙ্গল টাইগার", "passage_text": "বেঙ্গল টাইগার বা রয়েল বেঙ্গল টাইগার (Panthera tigris tigris বা Panthera tigris bengalensis),[1] বাঘের একটি বিশেষ উপপ্রজাতি। বেঙ্গল টাইগার সাধারণত দেখা যায় ভারত ও বাংলাদেশে। এছাড়াও নেপাল, ভুটান, মায়ানমার ও দক্ষিণ তিব্বতের কোন কোন অঞ্চলে এই প্রজাতির বাঘ দেখতে পাওয়া যায়। বাঘের উপপ্রজাতিগুলির মধ্যে বেঙ্গল টাইগারের সংখ্যাই সর্বাধিক। ভারত সরকারের জাতীয় ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষের হিসেব অনুসারে ভারতে বেঙ্গল টাইগারের বর্তমান সংখ্যা ১,৪১১।[2][3][4]", "question_text": "রয়েল বেঙ্গল টাইগারের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Panthera tigris bengalensis", "start_byte": 130, "limit_byte": 157}]} {"id": "-5094811498479858295-29", "language": "bengali", "document_title": "এশিয়া", "passage_text": "এশিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ। এটা পৃথিবীর মোট ভূপৃষ্ঠের ৮.৮% ভাগ (বা ৩০% ভাগ স্থল), এবং বৃহত্তম তটরেখা । এশিয়া সাধারণত ইউরেশিয়ার পাঁচ ভাগের চার ভাগ নিয়ে পূর্ব দিকে অবস্থিত। এটা সুয়েজ খাল ও ইউরাল পর্বতমালার পূর্বে, ককেশাস পর্বতমালা, কাস্পিয়ান সাগর ও কৃষ্ণ সাগরের দক্ষিণে অবস্থিত।[5][29] এটা পূর্ব দিকে প্রশান্ত মহাসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর দ্বারা বেষ্টিত, এবং উত্তরে উত্তর মহাসাগর দ্বারা বেষ্টিত। এশিয়া মহাদেশে ৪৮টি দেশ আছে, তাদের দুটি (রাশিয়া ও তুরস্ক) দেশের ইউরোপে অংশ আছে।", "question_text": "এশিয়া মহাদেশের মোট কতগুলো দেশ রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৪৮", "start_byte": 1094, "limit_byte": 1100}]} {"id": "69127072643233963-38", "language": "bengali", "document_title": "গড়", "passage_text": "মেরিন ড্যামেজ এ হয় ‘পার্টিকুলার অ্যাভারেজ’, যেটা শুধু মাত্র সম্পত্তির মালিক বহন করে, অথবা ‘জেনারেল অ্যাভারেজ’ যেখানে মালিক এই মেরিন ভেনচারে সম্পর্কিত সকল পক্ষ অংশগ্রহণ করে দাবি করতে পারে। এই জেনারেল অ্যাভারেজের হিসাব করতে গিয়েই ‘গাণিতিক গড়ের’ নাম ‘অ্যাভারেজ’ বা গড় হয়ে গেছে।", "question_text": "গড় শব্দটির ইংরেজি পরিভাষা কী ?", "answers": [{"text": "অ্যাভারেজ", "start_byte": 673, "limit_byte": 700}]} {"id": "-730367247624622578-25", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "এই সময় রাশিয়ার সীমানা সম্প্রসারণ হুমকি হিসেবে দেখা দেয়।[52] ১৭০৯ সালে পোলটাভার যুদ্ধে সুইডেনের রাজা দ্বাদশ চার্লস পরাজিত হলে উসমানীয়রা তাকে মিত্র হিসেবে স্বাগত জানায়।[52] তিনি উসমানীয় সুলতান তৃতীয় আহমেদকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার অনুরোধ জানান যা ১৭১০-১৭১১ সালে প্রুথ নদীর অভিযানে উসমানীয়দের বিজয় নিয়ে আসে।[53]", "question_text": "তৃতীয় উসমানীয় সুলতানের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আহমেদ", "start_byte": 539, "limit_byte": 554}]} {"id": "6120089833063466108-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা", "passage_text": "ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি দেশটির ঢাকা বিভাগের প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল এলাকাতে অবস্থিত। ঢাকা একটি অতিমহানগরী (মেগাশহর); ঢাকা মহানগরী এলাকার জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ।[3] জনসংখ্যার বিচারে এটি দক্ষিণ এশিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম শহর (দিল্লি, করাচি ও মুম্বইয়ের পরেই) এবং সমগ্র বিশ্বের নবম বৃহত্তম[4] শহর। জনঘনত্বের বিচারে ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ মহানগরী; ১৩৪ বর্গমাইল আয়তনের এই শহরে প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ১ লক্ষ ১৫ হাজার লোকের বাস।[5]", "question_text": "বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের বর্তমান জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ", "start_byte": 711, "limit_byte": 766}]} {"id": "5551747817153770623-0", "language": "bengali", "document_title": "মিয়ানমার", "passage_text": "মিয়ানমার বা মায়ানমার (Burmese: မြန်မာ মিয়ামা, আ-ধ্ব-ব: [mjəmà]); প্রাক্তন নাম ও কথ্যরূপ বর্মা বা বার্মা (Burmese: ဗမာ বামা, আ-ধ্ব-ব: [bəmà]); প্রাচীন নাম ব্রহ্মদেশ) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। মায়ানমারের আনুষ্ঠানিক নাম হল মায়ানমার প্রজাতন্ত্র (Burmese: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာ နိုင်ငံတော် [pjìdàʊɴzṵ θàɴməda̰ mjəmà nàɪɴŋàɴdɔ̀] পিডাওঁযু থাঁমাডা মিয়ামা নাইঁঙাঁড)। মায়ানমারের রাজধানী নেপিডো (နေပြည်တော် [nèpjìdɔ̀] নেপিড)। তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে \"মিয়ানমার\" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় \"ইয়াঙ্গুন\"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়।", "question_text": "মায়ানমারের পূর্বের নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "ব্রহ্মদেশ", "start_byte": 345, "limit_byte": 372}]} {"id": "1358310155189807715-12", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "২০০০ সালের মধ্যেই এই সিরিজটি আংশিকভাবে প্রকাশকদের ব্যবসার নীতির কারণে ও বহুলাংশে পাঠকদের বিশেষ করে তরুণ ছেলে পাঠকদের কারণে হাই-প্রোফাইল হিসেবে পরিগণিত হয়। ২০০০ সালের মধ্যে ভিডিও গেমস ও ইন্টারনেটের কারণে বইয়ের আকর্ষন অন্য দিকে চলে যায়। রাউলিং এর প্রকাশকগন দ্রুত এই সিরিজের তিনটি বই প্রকাশ করে পাঠদের মন জয় করেন এবং তাদের কে হ্যারি পটারের একান্ত ভক্ত করে তুলেন। ফলে সিরিজটির উত্তেজনা বিন্দুমাত্র না কমে ছড়িয়ে পড়ে।[15] মাতামাতির চরম মুহুর্তে বিপুল মিডিয়া কভারেজের মাধ্যমে ২০০০ সালে হ্যারি পটারের চতুর্থ বইহ্যারি পটার এন্ড দি গবলেট অফ ফায়ার প্রকাশিত হয়।", "question_text": "জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাসের চতুর্থ খন্ডের নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার এন্ড দি গবলেট অফ ফায়ার", "start_byte": 1360, "limit_byte": 1453}]} {"id": "-1492967622164090627-2", "language": "bengali", "document_title": "চৌধুরী রহমত আলি", "passage_text": "চৌধুরী রহমত আলি তৎকালীন ভারতের পাঞ্জাবের হোশিয়ারপুর জেলার অন্তর্গত বালাচৌর শহরে একটি মুসলিম গুরজার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন (বর্তমান নাওয়ানশহর জেলা)।[4] ১৯১৮ সালে তিনি লাহোরের ইসলামিয়া মাদ্রাসা থেকে স্নাতক সম্পন্ন করে তিনি লাহোরের আইচসন কলেজে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এরপর তিনি পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে অধ্যয়নের জন্য ভর্তি হন। ১৯৩০ সালে তিনি ইংল্যান্ড চলে যান ও ১৯৩১ সালে ক্যামব্রিজে ইমানুয়েল কলেজে যোগ দেন। ১৯৩৩ সালে তিনি “নাউ অর নেভার” পুস্তিকাটি প্রকাশ করেন। এতে সর্বপ্রথম ‘’পাকিস্তান’’ শব্দটির উল্লেখ করা হয়। ১৯৩৩ সালে তিনি ইংল্যান্ডে পাকিস্তান জাতীয় আন্দোলন প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৩৩ সালে পরবর্তীতে তিনি বিএ ডিগ্রি অর্জন করেন ও ১৯৪০ সালে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৪৩ সালে তিনি লন্ডনের মিডল টেম্পলে যোগ দেন। ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ এশিয়া নিয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি তিনি বিভিন্ন পুস্তিকায় প্রকাশ করেন। ভারত বিভাগের ফলে ঘটিত গণহত্যা ও ব্যাপক দেশান্তর তাকে ব্যথিত করে তোলে। দুই দেশের মধ্যে বন্টনকৃত এলাকা নিয়ে তার অসন্তোষ ছিল। তিনি একে বিশৃঙ্খলার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন।", "question_text": "চৌধুরী রহমত আলি কোন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "মুসলিম গুরজার", "start_byte": 234, "limit_byte": 271}]} {"id": "4418541100435718771-0", "language": "bengali", "document_title": "মালদ্বীপ", "passage_text": "মালদ্বীপ বা মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্র (Dhivehi: ދިވެހިރާއްޖޭގެ ޖުމްހޫރިއްޔާ, ধিবেহী রাজ্যে জুমহূরিয়া) ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম মালে। দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক জোট সার্ক এর সদস্য। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি এ দেশ বিশ্বের সবচেয়ে নিচু দেশ। পর্যটনের জন্য বিখ্যাত এ দেশের সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র দুই দশমিক তিন মিটার এবং গড় উচ্চতা মাত্র এক দশমিক পাঁচ মিটার। এক হাজার দুই শ’রও বেশি ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত মালদ্বীপ।[3]", "question_text": "মালদ্বীপের রাজধানীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "মালে", "start_byte": 363, "limit_byte": 375}]} {"id": "5287683797200841630-3", "language": "bengali", "document_title": "নরেন্দ্র মোদী", "passage_text": "নরেন্দ মোদী ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ই সেপ্টেম্বর বম্বে প্রেসিডেন্সির (বর্তমান গুজরাট রাজ্যের) মহেসানা জেলার বড়নগর নামক স্থানে ঘাঞ্চী তেলী সম্প্রদায়ের এক নিম্নবর্গের পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[17][18][19][20][21] তিনি তাঁর পিতামাতার চার সন্তানের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন।[22] তাঁর পিতার নাম দামোদারদাস মূলচাঁদ মোদী ও মায়ের নাম হীরাবেন মোদী। বড়নগর রেলস্টেশনে তিনি তাঁর পিতাকে চা বিক্রি করতে সহায়তা করতেন এবং কৈশোরে বাস স্ট্যান্ডের কাছে ভাইয়ের সাথে চা বিক্রি করুতেন।[23][24] পুরো পরিবার একটি ছোট ৪০ ফুট X ১২ ফুট মাপের একতলা বাড়িতে বসবাস করতেন।[25] তিনি এই শহরেই একজন সাধারণ মানের ছাত্র হিসেবে তাঁর বিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করেন।[23][26]", "question_text": "নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদীর মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "হীরাবেন মোদী", "start_byte": 818, "limit_byte": 852}]} {"id": "1030984308163224346-2", "language": "bengali", "document_title": "সমাস", "passage_text": "সমাস শব্দের অর্থ সংক্ষেপ, সমর্থন, সংগ্রহ, মিলন, একাধিক পদের একপদীকরণ ।", "question_text": "এক কথায় সমাস শব্দটির অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "সংক্ষেপ, সমর্থন, সংগ্রহ, মিলন, একাধিক পদের একপদীকরণ", "start_byte": 45, "limit_byte": 178}]} {"id": "-7726385239760093472-7", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার বিজ্ঞানের ইতিহাস", "passage_text": "১৮৩৭ খ্রীষ্টাব্দে চার্লস ব্যাবেজ একটি বিশ্লেষণধর্মী বা অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিন-এর খসড়া তৈরী করেন যার মূল সুবিধাগুলি ছিল - এক্সপ্যান্ডেবেল মেমরি (বিস্তারযোগ্য যান্ত্রিক স্মৃতিশক্তি), গাণিতিক হিসাব করার ক্ষমতা, যুক্তিনির্ভর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা, লুপ ও কন্ডিশনাল ব্রাঞ্চিং(যা আধুনিক প্রোগ্রামিং ভাষাগুলিতে পাওয়া যায়) ইত্যাদি। এই যন্ত্রটিকে বিজ্ঞানীরা বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার বলে স্বীকার করে থাকেন এবং ট্যুরিংসমতুল্য বলেও মনে করা হয়।", "question_text": "কম্পিউটার কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "চার্লস ব্যাবেজ", "start_byte": 50, "limit_byte": 90}]} {"id": "1944663669864523653-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদের বংশধারা", "passage_text": "ইসলামের হাদিস অনুসারে মোহাম্মদের জন্মের পূর্বে তার মাতা আমিনা স্বপ্নযোগে আশ্চর্যজনক বেশ কয়েকটি ঘটনা দেখেন। এছাড়া তাঁর জন্মের সময়ও কিছু অলৌকিক ঘটনার উল্লেখ বিভিন্ন হাদিস সূত্রে পাওয়া যায়। জন্মের পর নবীর দাদা আবদুল মোত্তালেবকে সংবাদ দেয়া হয় এবং তিনি নবজাতককে দেখে যারপরনাই খুশি হন। উল্লেখ্য নবীর জন্মের আগেই তার পিতা আবদুল্লাহ মারা যান। আবদুল মোত্তালেব নবজাতকের নাম রাখেন মোহাম্মদ যে নাম তত্কালীন আরবে খুব একটা প্রচলিত ছিলনা। আরবীতে এই শব্দের অর্থ প্রশংসিত। পরবর্তীকালে নবীর আরেকটি নামের উল্লেখ পাওয়া যায় যা তাঁর মাতা রাখেন আর তা হল আহমাদ - এই শব্দের অর্থ প্রশংসাকারী। আরবের নিয়ম অনুযায়ী জন্মের সপ্তম দিনে মোহাম্মদের (সাঃ) খৎনা করানো হয়।", "question_text": "হযরত মুহাম্মদের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আবদুল্লাহ", "start_byte": 866, "limit_byte": 893}]} {"id": "-4167136517080019907-15", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "সুমেরীয়রা দক্ষ গণিতবিদ ছিল। তাদের দুইটি গণনা করার পদ্ধতি ছিল। একটি ছিল দশমিক পদ্ধতি, যা বর্তমানে ব্যবহার করা হয়। অন্যটি ছিল ষষ্ঠিক বা ৬০ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি। সুমেরীয়রাই সর্বপ্রথম এক ঘন্টাকে ৬০টি মিনিটে ভাগ করে। এছাড়াও তারা একটি পঞ্জিকা, জটিল আইনি ব্যবস্থা উদ্ভাবন করে। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দে সুমেরীয়রা চাকা উদ্ভাবন করে। কুমোরের কাজের জন্য এবং পশুটানা গাড়ির জন্য তারা চাকা ব্যবহার করত। কিন্তু তাদের সবচেয়ে বড় উদ্ভাবন ছিল লিখন পদ্ধতি। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দে সুমেরে লিখন পদ্ধতি উদ্ভাবন করা হয়। মূলত মন্দির ও বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের লেখ্যপ্রমাণ স্থায়ীভাবে ধরে রাখার জন্য লিখন পদ্ধতি ব্যবহৃত হত। কাদামাটির ফলকে কীলকাকৃতির প্রতীকগুলি উৎকীর্ণ করে শব্দ লেখা হত।", "question_text": "মানুষ আনুমানিক কত সালে লেখা আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দে", "start_byte": 1189, "limit_byte": 1254}]} {"id": "-1402427052946349333-11", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "এই সিরিজটি অনেক প্রকাশনা পুরস্কার ও প্রশংসা পেয়েছে। এগুলোর মধ্যে, প্রথম তিনটি বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস এবং হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান, ১৯৯৭, ১৯৯৮, ১৯৯৯ সালে নেসলে স্মার্টিস বুক প্রাইজ পেয়েছে ৯-১১ বছর বয়সীদের শ্রেণীতে ।[14]", "question_text": "হ্যারি পটার সিরিজের তৃতীয় গ্রন্থটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান", "start_byte": 459, "limit_byte": 576}]} {"id": "5582972525607768981-12", "language": "bengali", "document_title": "মুহম্মদ জাফর ইকবাল", "passage_text": "জাফর ইকবাল বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই লেখালেখি করেন। তার প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীমূলক গল্প কপোট্রনিক ভালোবাসা সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়েছিল। গল্পটি পড়ে একজন পাঠক দাবি করেন সেটি বিদেশি গল্প থেকে চুরি করা। এর উত্তর হিসেবে তিনি একই ধরণের বেশ কয়েকটি বিচিত্রার পরপর কয়েকটি সংখ্যায় লিখে পাঠান। তার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে এই গল্পগুলো নিয়ে কপোট্রনিক সুখ-দুঃখ নামে একটি বই প্রকাশিত হয়। এই বইটি পড়ে শহীদ-জননী জাহানারা ইমাম খুবই প্রশংসা করেন এবং এই ঘটনায় তিনি এ ধরণের আরও বই লিখতে উৎসাহিত হন। তার প্রথম দিকের বিজ্ঞান কল্পকাহিনীগুলো পাঠকমহলে সমাদৃত হয়। সুদূর আমেরিকাতে বসে তিনি বেশ কয়েকটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী রচনা করেন। দেশে ফিরে এসেও তিনি নিয়মিত বিজ্ঞান-কল্পকাহিনী লিখে যাচ্ছেন, প্রতি বইমেলাতে তার নতুন সায়েন্স ফিকশান কেনার জন্যে পাঠকেরা ভীড় জমায়।", "question_text": "মুহম্মদ জাফর ইকবাল রচিত প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী গ্রন্থটি কবে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "কপোট্রনিক ভালোবাসা", "start_byte": 252, "limit_byte": 304}]} {"id": "-7871352744657271072-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "মূল কোরআন কোন ভাষায় রচিত ?", "answers": [{"text": "আরবি", "start_byte": 647, "limit_byte": 659}]} {"id": "2837715351541780910-2", "language": "bengali", "document_title": "লেওনার্ড অয়লার", "passage_text": "\nঅয়লার এর বাবা ছিলেন পল অয়লার। তিনি ছিলেন রিফর্মড চার্চের একজন যাজক। মা ছিলেন মার্গারিট ব্রুকার, তিনিও ছিলেন একজন যাজকেরই মেয়ে। অয়লারের ছোট দুই বোন ছিল, আন্না মারিয়া এবং মারিয়া ম্যাগডালেনা। অয়লারের বয়স যখন এক বছর, তখন অয়লার পরিবার ব্যাসেল ছেড়ে রাইহেনে বসবাস করতে শুরু করেন এবং সেখানেই শৈশব কাটান অয়লার। পল অয়লার ছিলেন বের্নুলি পরিবারের—ইয়োহান বের্নুলির পারিবারিক বন্ধু, যিনি সে সময়ে ইউরোপের শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ বিবেচিত ছিলেন। বের্নুলি তরুণ অয়লারের ওপর গভীর প্রভাব রাখেন। প্রাথমিক শিক্ষার জন্য অয়লারকে ব্যাসেলে তার মাতামহের কাছে পাঠানো হয়েছিল। মাত্র ১৩ বছর বয়সে তিনি ব্যাসেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ১৭২৩ সালে তিনি দেকার্ত ও নিউটনের দার্শনিক ধারণাসমূহের তুলনামুলক বিশ্লেষণ করে দর্শনে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। এ সময়ে তিনি ইয়োহান বের্নুলির কাছে প্রতি শনিবার বিকেলে পড়তে যেতেন, যিনি তার ছাত্রের অসাধারণ গাণিতিক প্রতিভা বুঝতে পারেন।[3] তার পিতার ইচ্ছানুযায়ী ধর্মযাজক হবার লক্ষ্যে এ সময় তিনি ধর্মতত্ত্ব, গ্রীক ও হিব্রু নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন, তবে বের্নুলি পল অয়লারকে বোঝান যে তার পুত্র শ্রেষ্ঠ গণিতবিদদের সারিতে স্থান করে নেবার জন্যেই জন্মগ্রহণ করেছে। বেরনুলির সাহায্যে ১৭২৬ সালে অয়লার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা সমাপ্ত করেন এবং ডি সোনো শিরোনামে শব্দ সঞ্চালনের ওপর পি.এইচ.ডি সম্পন্ন করেন।[4] ১৭২৭ সালে 'জাহাজের পালের সবচেয়ে ভালো সন্নিবেশ কিভাবে করা যায়' তার ওপর একটি প্রবন্ধ লিখে প্যারিস আকাডেমির প্রাইজ প্রবলেম প্রতিযোগিতাতে জমা দেন গ্র্যান্ড প্রাইজের জন্য। সে বছর প্রথম পুরস্কার পেয়েছিলেন নেভাল আর্কিটেকচার এর জনক পিয়েরে বুগুয়ের। অয়লার লাভ করেন দ্বিতীয় স্থান। পরবর্তীকালে অয়লার তার জীবনে মোট ১২ বার এই পুরস্কার পেয়েছিলেন।[5]", "question_text": "সুইস গণিতবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী লেওনার্ড অয়লারের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "পল অয়লার", "start_byte": 56, "limit_byte": 81}]} {"id": "7761912973681941309-9", "language": "bengali", "document_title": "ছিয়াত্তরের মন্বন্তর", "passage_text": "১৭৫৬ সালে নবাব সিরাজউদৌল্লা কলকাতা দখল করে নেবার পরে (২০ জুন) লর্ড ক্লাইভ এবং ওয়াটসন তামিলনাড়ু থেকে জাহাজযোগে সৈন্যবাহিনী নিয়ে আসেন ও কোলকাতা পুনর্দখল করেন(২জানুয়ারি,১৭৫৭)। চন্দননগর দখল করার পরে সিরাজউদৌল্লাকে উৎখাত করার জন্য সিরাজের পরিবারের কয়েকজন ও মীরজাফর, উমিচাঁদ, জগত শেঠ প্রমুখদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করেন। চুক্তি মতো কাজ হয় ও নদীয়ার পলাশির প্রান্তরে সিরাজউদৌল্লার সঙ্গে প্রহসন মূলক যুদ্ধ হয়। সিরাজউদৌল্লা পরাজিত হয়ে পালাবার কালে ধরা পড়ে নিহত হন। চুক্তি মতো মীরজাফর নবাব হন এবং ক্লাইভ নগদ ত্রিশ লক্ষ টাকা ও চব্বিশ পরগনার জায়গিরদারি লাভ করেন। জায়গির থেকে ক্লাইভের বছরে তিন লক্ষ টাকা আয় হত। পরে ১৭৬০-এ ক্লাইভ দেশে ফিরে যান। এ দিকে তার অভাবে ইংরেজরা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে, তখন আবার ক্লাইভের ডাক পড়ে। ক্লাইভ এ দেশে আবার ফিরে আসেন ১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে এবং ইংরেজ সরকারের গভর্নর নিযুক্ত হন। তিনি তখন দিল্লির বাদশাহ শাহ আলমের কাছ থেকে বাংলা-বিহার-ওড়িশার দেওয়ানি লাভ করেন(১৭৬৫, আগস্ট ১)।বিহার-ওড়িশার প্রকৃত শাসন ক্ষমতা লাভ করে, নবাবের নামে মাত্র অস্তিত্ব থাকে। ফলে পূর্ব ভারতের এই অঞ্চলে যে শাসন-ব্যবস্থা চালু হয় তা দ্বৈত শাসন নামে পরিচিত। নবাবের হাতে থাকে প্রশাসনিক দায়িত্ব, আর রাজস্ব আদায় ও ব্যয়ের পূর্ণ কর্তৃত্ব পায় কোম্পানি। এতে বাংলার নবাব আসলে ক্ষমতাহীন হয়ে পড়ে আর এই সুযোগে কোম্পানির লোকেরা খাজনা আদায়ের নামে অবাধ লুণ্ঠন ও অত্যাচার শুরু করে দেয়।সে বছর অত্যধিক বৃষ্টিপাত ও বন্যার গ্রাস থেকে কৃষক ফসল ঘরে তুলতে পারে নি। তদুপরি ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থা এবং খাদ্যবাজারে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যের ফলে অবস্থার চরম অবনতি ঘটে। অথচ ব্রিটিশরাজের কোম্পানি শাসকরা পুরো বিষয়টিকে প্রাকৃতিক বিপর্যয় বলে দাবি করে। কিন্তু ভিন্ন সাক্ষ্য থেকে জানা যায় যে, ১৭৬৮ সনে আদায়কৃত রাজস্ব দেড় কোটি রুপির চেয়ে ১৭৭১ সনের আদায়কৃত রাজস্বের পরিমাণ ৫,২২,০০০ রুপি বেশি ছিল, অথচ এর আগের বছরেই ঘটে যায় দুর্ভিক্ষ। এভাবে, কোম্পানি শাসনের সহযোগিতায়, খাদ্যশস্যের বাজার থেকে মুনাফা লুট এবং অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার কারণে জনমানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছে। পরিণতিতে মারাত্মক দুর্ভিক্ষপীড়িত এলাকাগুলি হয়ে পড়ে জনশূন্য। জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ, প্রায় ১০ মিলিয়ন(১ কোটি) মানুষ দুর্ভিক্ষে মারা যায়। কৃষি উৎপাদন আর রাজস্ব আদায় অনুরূপহারে কমে যায়। দেশে দেখা দেয় চরম বিপর্যয় ও দুর্ভিক্ষ। কয়েক লক্ষ মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যান। এটাই ইতিহাসখ্যাত ছিয়াত্তরের মন্বন্তর।", "question_text": "ছিয়াত্তরের মন্বন্তরে কতজন মানুষ মারা যায় ?", "answers": [{"text": "প্রায় ১০ মিলিয়ন", "start_byte": 5222, "limit_byte": 5269}]} {"id": "-6526588792551511102-8", "language": "bengali", "document_title": "অ্যানড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম)", "passage_text": "৫ই নভেম্বর, ২০০৭ সালে ওপেন হ্যান্ডসেট এল্যায়েন্স সূচনা করে যাতে ছিল ব্রডকম কর্পোরেশন, গুগল, এইচটিসি, ইন্টেল, এলজি, মার্ভেল টেকনোলজি গ্রুপ, মটোরোলা, এনভিডিয়া, কোয়ালকম, স্যামস্যাং ইলেক্ট্রনিকস, স্প্রিন্ট নেক্সটেল, টি-মোবাইল এবং টেক্সাস ইনস্ট্রুমেন্ট। ওপেন হ্যান্ডসেট এল্যায়েন্সের উদ্দেশ্য হল মুক্ত ধরনের মোবাইল হ্যান্ডসেট প্লাটফর্ম তৈরী করা[9]। একই দিনে, ওপেন হ্যান্ডসেট এল্যায়েন্স তাদের প্রথম পণ্য অ্যানড্রয়েড ছাড়ে যা লিনাক্স কারনেল ২.৬.২৫ এর উপর ভিত্তি করে তৈরী[9][36]। প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ছাড়া স্মার্টফোনটি ছিল এইচটিসি ড্রিম যা ২০০৮ সালের ২২ অক্টোবর ছাড়া হয়।[37]\n", "question_text": "সর্বপ্রথম কোন মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থা স্মার্টফোন বাজারে এনেছিল ?", "answers": [{"text": "এইচটিসি", "start_byte": 1375, "limit_byte": 1396}]} {"id": "3114109335951420119-0", "language": "bengali", "document_title": "শচীন তেন্ডুলকর", "passage_text": "শচীন রমেশ টেন্ডুলকর (বিকল্প প্রতিবর্ণীকরণ: শচীন টেন্ডুলকার, শচিন টেন্ডুলকার) (/səˈtʃɪn tɛnˈduːlkər/(listen)) (Marathi: सचिन तेंडुलकर; জন্ম এপ্রিল ২৪, ১৯৭৩) একজন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার, ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বোচ্চমানের ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত।[1][2] শচীনের মাত্র ষোলো বছর বয়সে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং এরপর থেকে প্রায় চব্বিশ বছর তিনি আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতের হয়ে ক্রিকেট খেলেন। তিনি টেস্ট ক্রিকেট ও একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় সর্বোচ্চসংখ্যক শতকের অধিকারীসহ বেশ কিছু বিশ্বরেকর্ড ধারণ করে আছেন। তিনি প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা ও টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ মিলিয়ে শততম শতক করেন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০১২ সালের এশিয়া কাপ চারদেশীয় ক্রিকেট ম্যাচে তিনি এই রেকর্ড করেন।[3] একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার ইতিহাসে প্রথম দ্বি-শতরানের মালিক তিনি।[4][5][6][7] ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের ৫ই অক্টোবর, তিনি সমস্ত ধরণের স্বীকৃত ক্রিকেট খেলায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে মোট ৫০,০০০ রানের মালিক হন।[8][9][10]", "question_text": "শচীন তেন্ডুলকর কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "এপ্রিল ২৪, ১৯৭৩", "start_byte": 307, "limit_byte": 346}]} {"id": "-2674516836197183236-0", "language": "bengali", "document_title": "২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "২০০৩ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ (English: 2003 ICC Cricket World Cup) হচ্ছে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ৮ম অষ্টম প্রতিযোগিতা। ৯-২৪ মার্চ, ২০০৩ তারিখে এ ক্রিকেট প্রতিযোগিতাটি দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে এবং কেনিয়ায় যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বের ১৪টি দেশের জাতীয় ক্রিকেট দল এতে অংশ নেয় ও ৫৪টি খেলায় অংশগ্রহণ করে যা বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। প্রতিযোগিতার রূপরেখাটি ১৯৯৯ সালের আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের অনুরূপে ২টি বিভাগে বিভক্ত করা হয়। প্রতি বিভাগের শীর্ষস্থানীয় তিনটি করে মোট ছয়টি দল সুপার সিক্স পর্বে উত্তীর্ণ হয়।", "question_text": "২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপে মোট কতগুলি দেশ অংশগ্রহণ করে ?", "answers": [{"text": "১৪টি", "start_byte": 587, "limit_byte": 599}]} {"id": "9055675697746157833-1", "language": "bengali", "document_title": "আণবিক নিউক্লিয়াস", "passage_text": "আণবিক নিউক্লিয়াস (পারমাণবিক নিউক্লিয়াস) হলো ক্ষুদ্র ও ঘনত্বপূর্ণ অঞ্চন যা পরমানুর কেন্দ্রে অবস্থিত প্রোটন ও নিউট্রনের সমন্বয়ে গঠিত। ১৯০৯ সালের গাইগার-মার্সডেনের স্বর্ণপাত পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে ১৯১১ সালে আর্নেস্ট রাদারফোর্ট আণবিক নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করেন। ১৯৩২ সালে যখন নিউট্রন আবিষ্কার হয়, ডিমিত্রি আইভ্যানেনকো[1] ও অরনার হাইজেনবার্গ[2][3][4][5][6] প্রোটন ও নিউক্লিয়াস দ্বারা গঠিত নিউক্লিয়াসের মডেলের আরো উন্নতি সাধন করেন। পরমানুর প্রায় সমস্ত ভরই এর নিউক্লিয়াসে পুঞ্জিভূত থাকলেও খুবই নগন্য পরিমান ভর ইলেকট্রন ক্লাউডের উপরও নির্ভর করে। নিউক্লিয়ার বলের মাধ্যমে প্রোটন ও নিউট্রন একত্রে যুক্ত হয়ে নিউক্লিয়াস গঠন করে।", "question_text": "আণবিক নিউক্লিয়াস কত সালে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১১", "start_byte": 536, "limit_byte": 548}]} {"id": "-1826448725716869917-30", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের ইতিহাস", "passage_text": "খ্রিষ্টীয় চতুর্থ ও পঞ্চম শতাব্দীতে গুপ্ত রাজবংশের শাসনকালে উত্তর ভারত পুনরায় ঐক্যবদ্ধ হয়। হিন্দু নবজাগরণের সুবর্ণযুগ নামে পরিচিত এই সময়কালেই হিন্দু সংস্কৃতি, বিজ্ঞান ও রাজনৈতিক প্রশাসন এক নতুন উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত হয়। গুপ্ত রাজবংশের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য সম্রাট ছিলেন প্রথম চন্দ্রগুপ্ত, সমুদ্রগুপ্ত ও দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। প্রাপ্ত আদি পুরাণ গ্রন্থগুলি এই সময়েই রচিত বলে অনুমিত হয়। মধ্য এশিয়ার হুনদের আক্রমণে এই সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছিল। ষষ্ঠ শতাব্দীতে গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর ভারতে একাধিক আঞ্চলিক রাজন্যশক্তির উদ্ভব ঘটে। সাম্রাজ্য বিভাজনের পর গুপ্তবংশের একটি অপ্রধান শাখা মগধ শাসন করতে থাকে। পরে বর্ধন রাজা হর্ষ তাদের ক্ষমতাচ্যুত করে সপ্তম শতাব্দীর প্রথমভাগে নিজস্ব সাম্রাজ্য স্থাপনে সমর্থ হন।", "question_text": "গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন কবে হয় ?", "answers": [{"text": "ষষ্ঠ শতাব্দী", "start_byte": 1206, "limit_byte": 1240}]} {"id": "-8204875660906624650-32", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো", "passage_text": "২৬ জুন ২০০৯ সালে রিয়াল মাদ্রিদ নিশ্চিত করে যে রোনালদো পহেলা জুলাই ২০০৯ সাল থেকে তাদের দলে যোগ দেবে। তার ট্রান্সফার ফি ছিল £৮০মিলিয়ন (€৯৪মিলিয়ন) যা তাঁকে বিশ্বের সবচেয়ে দামী খেলোয়াড় করে তোলে।[61] রিয়াল মাদ্রিদের সাথে তার চুক্তির মেয়াদ ছিল ৬ বছর।[62] চুক্তি অনুসারে তিনি প্রতি বছর €১১মিলিয়ন বেতন পেতেন।[63] তার বাইআউট ক্লসের মূল্য €১বিলিয়ন।[64] ৬ জুলাই রোনালদোকে রিয়াল মাদ্রিদের খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্ব মিডিয়ার সামনে হাজির করা হয়,[65] যেখানে তাঁকে ৯ নং জার্সি দেয়া হয়।[66] তাঁকে রিয়াল মাদ্রিদের জার্সি প্রদান করেন আলফেদ্রো দি স্টেফানো।[67] রোনালদোকে রিয়াল মাদ্রিদে স্বাগত জানানোর জন্য ৮০,০০০ থেকে ৮৫,০০০ দর্শক স্যান্টিয়াগো বার্নাব্যুতে জড় হয়, যা দিয়াগো মারাদোনার ৭৫,০০০ দর্শকের রেকর্ড যা ১৯৮৪ সালে বার্সেলোনা থেকে নাপোলিতে আসার পর হয়েছিল তা ভঙ্গ হয়।[68][69] এই অনুষ্ঠানটি বিভিন্ন স্পেনীয় ও পর্তুগিজ টেলিভিশন চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।[70][71]", "question_text": "ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো মোট কত বছর রিয়াল মাদ্রিদ ক্লাবের হয়ে খেলেছেন ?", "answers": [{"text": "৬", "start_byte": 645, "limit_byte": 648}]} {"id": "-1442787128340055171-10", "language": "bengali", "document_title": "যিশুর ক্রুসবিদ্ধকরণ", "passage_text": "অনেক বিশদ বিবরণ রয়েছে যা শুধুমাত্র সুমাচার অ্যাকাউন্টগুলির একটিতে পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, শুধুমাত্র মথি তার সুসমাচারে একটি ভূমিকম্প উল্লেখ করে, পুনরুত্থিত সন্তানের যারা শহর গিয়েছিলেন এবং রোমান সৈন্যদের সমাধি রক্ষা করার জন্য নিযুক্ত করা হয়, মার্ক ক্রুশবিদ্ধ করার প্রকৃত সময় (তৃতীয় ঘন্টা, অথবা 9 am ) এবং যীশুর মৃত্যুর বিষয়ে সেনাপতির বর্ণনার কথা উল্লেখ করেছেন। লূকের অনন্য অবদানসমূহের সুসমাচারে শোকগ্রস্থ মহিলাদের প্রতি যীশুর বাণীর কথা বলা হয়েছে, এক অপরাধী কতৃক অন্যকে তিরস্কার,  বিশ্রামবার আসার আগেই মহিলাদের মশলা ও পেঁয়াজ প্রস্তুত করে রাখার কথা। যোহন একমাত্র সেই অনুরোধটি উল্লেখ করেছেন যীশুর পা ভেঙ্গে যায় এবং সৈনিকের যিশুর বুকের পাশে (ওল্ড টেস্টামেন্টের ভবিষ্যদ্বাণীর পূরণ হিসেবে) বর্শা দিয়ে খুচিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে, সেইসাথে নিকোডেমাস কতৃক যোষেফকে সাহায্য করা যিশুকে কবর দেবার কাজে", "question_text": "যিশু খ্রিস্টকে মৃত্যুদণ্ড কে বা কারা প্রদান করেন ?", "answers": [{"text": "রোমান সৈন্য", "start_byte": 520, "limit_byte": 551}]} {"id": "3348712360091977003-9", "language": "bengali", "document_title": "হৃৎপিণ্ড", "passage_text": "হৃৎপিন্ডের সর্ববামের নিম্নগামী ভোঁতা অংশকে এ্যাপেক্স বলে। হৃৎ স্পন্দন শোনার জন্য একটি স্টেথোস্কোপ সরাসরি এ্যাপেক্সের উপর স্থাপন করা যায়। এটি বাম মধ্য-ক্ল্যাভিকুলার রেখায় ৫ম ইন্টারকস্টাল স্থানের পেছনে অবস্থিত। স্বাভাবিক পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির হৃৎপিন্ডের ওজন ২৫০-৩৫০ গ্রাম (৯-১২ আউন্স)। কিন্তু একটি অসুস্থ হৃৎপিন্ড বিবৃদ্ধির (organ hypertrophy) কারণে ১০০০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। এটি চারটি প্রকষ্ঠ নিয়ে গঠিত: উপরে দুটি অলিন্দ (atrium) এবং নিচে দুটি নিলয় (ventricle)। নিম্নের বামের ছবিটি ৬৪ বছর বয়স্ক পুরুষ হতে সদ্য বিচ্ছিন্নকৃত একটি হৃৎপিন্ডের।", "question_text": "একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের হৃৎপিণ্ডের ওজন কত হয় ?", "answers": [{"text": "২৫০-৩৫০ গ্রাম", "start_byte": 703, "limit_byte": 738}]} {"id": "4367035120985566334-0", "language": "bengali", "document_title": "নাইট্রোজেন", "passage_text": "নাইট্রোজেন একটি মৌল বা মৌলিক পদার্থ যার বাংলা নাম যবক্ষারজান।, এই মৌলিক পদার্থের প্রতীক N ও পারমাণবিক সংখ্যা ৭।, বিশুদ্ধ নাইট্রোজেন স্বাভাবিক অবস্থায় বর্ণহীন, গন্ধহীন ও স্বাদবিহীন। নাইট্রোজেন একটি নিষ্ক্রিয় ধরনের দ্বিপরমাণুক গ্যাস। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আয়তনের হিসাবে নাইট্রোজেনের পরিমাণ ৭৮.০৯ শতাংশ।এর যোজনী ৩ এবং ৫।", "question_text": "বায়ুমণ্ডলে নাইট্রোজেনের পরিমান কত ?", "answers": [{"text": "৭৮.০৯ শতাংশ", "start_byte": 781, "limit_byte": 810}]} {"id": "5344385117660469883-3", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো", "passage_text": "রোনালদো পর্তুগাল জাতীয় দলের হয়ে খেলেন, যাদের হয়ে ২০০৩ সালের আগস্ট মাসে কাজাকিস্তানের বিরুদ্ধে তার অভিষেক ঘটে। তিনি জাতীয় দলের হয়ে ১০০ এর অধিক ম্যাচ খেলেছেন এবং তিনি পর্তুগালের হয়ে সর্বোচ্চ গোলের অধিকারী। তিনি পর্তুগালের হয়ে প্রধান ৫টি টুর্নামেন্ট; ২০০৪ উয়েফা ইউরো, ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০০৮ উয়েফা ইউরো, ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ২০১২ উয়েফা ইউরোতে অংশগ্রহণ করেছেন। ২০০৪ সালের উয়েফা ইউরোর প্রথম খেলায়, গ্রিসের বিরুদ্ধে তিনি তার প্রথম আন্তর্জাতিক গোল করেন। ২০০৮ সালের জুলাই মাসে পর্তুগালের অধিনায়ক হন এবং ২০১২ সালের উয়েফা ইউরোতে অধিনায়ক হিসেবে দলকে সেমি-ফাইনালে নিয়ে যান এবং প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ গোল করেন।", "question_text": "ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো কোন সাল থেকে পর্তুগাল জাতীয় দলের হয়ে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "২০০৩ সালের আগস্ট মাসে", "start_byte": 138, "limit_byte": 195}]} {"id": "-7028166870651181278-0", "language": "bengali", "document_title": "ঝাঁকপাল্লা", "passage_text": "ঝাঁকপাল্লা[1](বৈজ্ঞানিক নাম: Vindula erota (Fabricius)) যার মূল শরীর উজ্জ্বল কমলা হলুদ বর্ণের এবং ডানা দুটি কমলাটে হলুদ বর্ণ দেখা যায়। এরা নিমফ্যালিডি পরিবার এবং হেলিকোনিনি উপগোত্রের সদস্য।", "question_text": "ঝাঁকপাল্লার বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Vindula erota", "start_byte": 73, "limit_byte": 86}]} {"id": "-1646706424510881837-5", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "শশাঙ্কের রাজ্যের পতনের পর বাংলা অঞ্চলে নৈরাজ্য দেখা দেয়। এই সময় এই অঞ্চলে কোনও কেন্দ্রীয় শাসক ছিলেন না। ক্ষুদ্র গোষ্ঠীপতিরা নিরন্তর নিজেদের মধ্যে যুদ্ধে লিপ্ত ছিলেন। সমসাময়িক গ্রন্থে এই অবস্থাটিকে ‘মাৎস্যন্যায়’ (অর্থাৎ বড়ো মাছ যেমন ছোটো মাছকে খেয়ে ফেলে, সেই রকম অবস্থা) বলে বর্ণনা করা হয়েছে। এই সময়েই গোপাল প্রথম পাল রাজা হিসেবে সিংহাসনে আরোহণ করেন। খালিমপুর তাম্রলিপি থেকে অনুমিত হয়, বাংলা অঞ্চলের ‘প্রকৃতি’ (জনসাধারণ) তাঁকে রাজা নির্বাচিত করেছিল।[7] প্রায় ৮০০ বছর পরে তারানাথও লিখেছেন যে, বাংলার জনসাধারণ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে তাঁকে নির্বাচিত করেছিল। যদিও এই ঘটনাটি কিংবদন্তির আকারে প্রচলিত এবং ঐতিহাসিকভাবে নির্ভরযোগ্য তথ্য নয়। এই কিংবদন্তি অনুসারে, নৈরাজ্যের এক যুগের পর জনসাধারণ পরপর একাধিক রাজাকে নির্বাচিত করেছিলেন। কিন্তু তাঁদের সকলকেই নির্বাচনের পরের রাতেই এক নাগ রানি ভক্ষণ করেন। গোপাল সেই নাগ রানিকে হত্যা করতে সমর্থ হন এবং সিংহাসনে আসীন থাকতে সমর্থ হন।[17] ঐতিহাসিক প্রমাণ নির্দেশ করে যে, গোপাল প্রত্যক্ষভাবে জনসাধারণ কর্তৃক নির্বাচিত হননি। একদল সামন্ত গোষ্ঠীপতি তাঁকে নির্বাচিত করেন। এই ধরনের নির্বাচন বাংলা অঞ্চলের সমসাময়িক সমাজে খুবই সাধারণ ঘটনা ছিল।[7][17]", "question_text": "বাংলার পালবংশের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "গোপাল", "start_byte": 828, "limit_byte": 843}]} {"id": "3273022110447219260-7", "language": "bengali", "document_title": "মাহমুদ আহমাদিনেজাদ", "passage_text": "৩ আগস্ট ২০১৩ ইরানের প্রেসিডেন্ট পদ থেকে বিদায় নেয়ার আগেও ইতিহাস তৈরি করে গেলেন আহমেদিনেজাদ। ইরানের বিচার বিভাগের প্রধান আয়াতুল্লাহ সাদেক লারিজানির কাছে লেখা এক চিঠিতে আট বছরে অর্জিত সম্পদের হিসাব দিয়ে যান তিনি। যে হিসাবে দেখা যায়, ২০০৫ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর তার সম্পদে যে পরিবর্তন এসেছে, তা হলো- তিনি তার পুরোনো বাড়িটি পুনর্নিমাণ করেছেন। তবে বাড়িটি পুনর্নিমাণের জন্য তিনি ব্যাংক ও প্রেসিডেন্ট দপ্তরের ফান্ড থেকে ঋণ নেন। প্রেসিডেন্টের দপ্তরের ফান্ড ও ব্যাংক থেকে বাড়ি নির্মাণের জন্য অসংখ্য মানুষ ঋণ নিয়েছেন। প্রেসিডেন্টও সাধারণ একজন নাগরিক হিসেবে সেই ঋণ নিয়েছেন। ঋণ নেয়ার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট হিসেবে কোন ধরনের প্রভাব খাটাননি। একইসঙ্গে বাড়ি পুনর্নিমাণের ক্ষেত্রে তার স্ত্রী, সন্তান ও স্বজনরাও সহযোগিতা করেছেন। পুনর্নিমিত দুই তলা ভবনে চারটি ফ্লাট রয়েছে। ওই ভবনেই তিনি ও তার স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বসবাস করবেন। যে জমিতে বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে, সেটার আয়তন মাত্র ১৭৫ বর্গমিটার। জমিটুকু বাবার কাছ থেকে পাওয়া।", "question_text": "মাহমুদ আহমাদিনেজাদ কত সালে ইরানের রাষ্ট্রপতি হন ?", "answers": [{"text": "২০০৫ সালে", "start_byte": 630, "limit_byte": 655}]} {"id": "1159831639400519027-0", "language": "bengali", "document_title": "পানি", "passage_text": "পানি বা জল (অন্যান্য নামঃ বারি, সলিল) হলো একটি রাসায়নিক পদার্থ, যার রাসায়নিক সংকেত হল H2O। পানির একেকটি অণু একটি অক্সিজেন পরমাণু এবং দু'টি হাইড্রোজেন পরমাণুর সমযোজী বন্ধনে গঠিত। সাধারণত পৃথিবীতে পানি তরল অবস্থায় থাকলেও এটি কঠিন (বরফ) এবং বায়বীয় অবস্থাতেও (পানিীয় বাষ্প) পাওয়া যায়। পৃথিবীতে তরল স্ফটিক রূপেও পানির অস্তিত্ব দেখা যায়।[1][2] রাসায়নিক যৌগের নামকরণ প্রক্রিয়া অনুসারে পানির বিজ্ঞানসম্মত নাম হল dihydrogen monoxide (ডাইহাইড্রোজেন মোনক্সাইড)। কিন্তু এই নামটি প্রায় কোথাও ব্যবহৃত হয় না।[3]", "question_text": "পানির রাসায়নিক সংকেত কী ?", "answers": [{"text": "H2", "start_byte": 226, "limit_byte": 228}]} {"id": "-3432409472352493705-9", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা", "passage_text": "১৯৫১–৫২ সালে পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি জনগণের প্রবল ভাষা সচেতনতার ফলস্বরূপ বাংলা ভাষা আন্দোলন নামক একটি ভাষা আন্দোলন গড়ে ওঠে। এই আন্দোলনে পাকিস্তান সরকারের নিকট বাংলা ভাষার সরকারি স্বীকৃতি দাবি করা হয়। ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে বহু ছাত্র ও রাজনৈতিক কর্মী নিহত হন। বাংলাদেশে প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলন দিবস পালিত হয়। ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দের ১৭ই নভেম্বর ইউনেস্কো এই দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মর্যাদা প্রদান করে।", "question_text": "বাংলা ভাষা আন্দোলনের সূচনা স্থল কোনটি ?", "answers": [{"text": "পূর্ব পাকিস্তানে", "start_byte": 35, "limit_byte": 81}]} {"id": "1686427112407169438-35", "language": "bengali", "document_title": "বাঘ", "passage_text": "বহুদেশের সংস্কৃতিতে বাঘের সাংস্কৃতিক গুরুত্ব অপরিসীম। বিভিন্ন যুগে বাঘ মানুষের আতঙ্ক, অণুপ্রেরণা ও শ্রদ্ধার কারণ হয়ে আছে। বাঘকে ভারত, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া জাতীয় পশু ঘোষণা করেছে। আজাদ হিন্দ ফৌজের পতাকায় বাঘের নিশান ছিলো। টিপু সুলতানের পতাকায় লেখা থাকতো \"বাঘই ভগবান\"।", "question_text": "মালয়েশিয়ার জাতীয় পশু কী ?", "answers": [{"text": "বাঘ", "start_byte": 333, "limit_byte": 342}]} {"id": "-1371242709988904061-0", "language": "bengali", "document_title": "সুভাষচন্দ্র বসু", "passage_text": "\nসুভাষচন্দ্র বসু (জন্ম: ২৩ জানুয়ারি, ১৮৯৭ – মৃত্যু: ১৮ আগস্ট ১৯৪৫) ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক কিংবদন্তি নেতা। তিনি নেতাজি নামে সমধিক পরিচিত।", "question_text": "নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১৮৯৭", "start_byte": 97, "limit_byte": 109}]} {"id": "4885330379143866259-15", "language": "bengali", "document_title": "হাওড়া জেলা", "passage_text": "সমগ্র হাওড়া জেলায় মোট একটি পৌরসংস্থা, দুটি পুরসভা, ১১টি থানা[11] ও ৫০টি সেন্সাস টাউন রয়েছে। হাওড়ার গ্রামীণ এলাকা মোট ১৪টি পঞ্চায়েত সমিতি, ১৫৭টি গ্রাম পঞ্চায়েত ও ২২৪৫টি গ্রাম সংসদে বিভক্ত।[12] এর মধ্যে হাওড়া সদর মহকুমায় রয়েছে একটি পৌরসংস্থা, একটি পুরসভা, ৫টি পঞ্চায়েত সমিতি, ৬৭টি গ্রাম পঞ্চায়েত ও ৯৮৫টি গ্রাম সংসদ; এবং উলুবেড়িয়া মহকুমায় রয়েছে একটি পুরসভা, ৯টি পঞ্চায়েত সমিতি, ৯০টি গ্রাম পঞ্চায়েত, ১২৬০টি গ্রাম সংসদ। হাওড়া সদর মহকুমায় ১৬৭টি মৌজা ও ১৬৫টি গ্রাম রয়েছে; অন্যদিকে উলুবেড়িয়া মহকুমায় রয়েছে ৫৬৭টি মৌজা ও ৫৬২টি গ্রাম।[1][13]", "question_text": "বর্তমানে সমগ্র হাওড়া জেলায় মোট কয়টি পৌরসংস্থা রয়েছে ?", "answers": [{"text": "একটি", "start_byte": 64, "limit_byte": 76}]} {"id": "-2160097688903122887-4", "language": "bengali", "document_title": "টপ্পা গান", "passage_text": "উত্তর ভারতীয় সঙ্গীতে অর্ধ-শাস্ত্রীয় সঙ্গীত হিসেবে টপ্পা একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। সংস্কৃত লম্ফ শব্দ রূঢ়ারার্থে হিন্দুস্থানি সঙ্গীত গৃহীত হয়েছিল। এর অর্থ সংক্ষেপ্ত। খেয়াল বা ধ্রুপদের সংক্ষিপ্তরূপ হিসেবে হিন্দিতে 'টপা' শব্দ গৃহীত হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে এই শব্দটি দাঁড়ায় টপ্পা।", "question_text": "টপ্পা শব্দটির অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "খেয়াল বা ধ্রুপদের সংক্ষিপ্তরূপ", "start_byte": 466, "limit_byte": 553}]} {"id": "-9152722408506042600-0", "language": "bengali", "document_title": "ভগিনী নিবেদিতা", "passage_text": "ভগিনী নিবেদিতা (ইংরেজি: Sister Nivedita) (Bengali pronunciation:[sister niːbediːt̪aː] ) (জন্ম মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল' (ইংরেজি: Margaret Elizabeth Noble)[1]; ২৮ অক্টোবর, ১৮৬৭ – ১৩ অক্টোবর, ১৯১১)[2][3] ছিলেন একজন অ্যাংলো-আইরিশ বংশোদ্ভুত সমাজকর্মী, লেখিকা, শিক্ষিকা এবং স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা।[4][5] ১৮৯৫ সালে লন্ডন শহরে তিনি স্বামী বিবেকানন্দের সাক্ষাৎ পান এবং ১৮৯৮ সালে ভারতে চলে আসেন। একই বছর ২৫ মার্চ তিনি ব্রহ্মচর্য গ্রহণ করলে স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর নামকরণ করেন \"নিবেদিতা\"।", "question_text": "স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা ভগিনী নিবেদিতার জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "২৮ অক্টোবর, ১৮৬৭", "start_byte": 266, "limit_byte": 308}]} {"id": "-149919387353394826-0", "language": "bengali", "document_title": "হুগলী জেলা", "passage_text": "\nহুগলী জেলা ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্গত বর্ধমান বিভাগের একটি জেলা। হুগলী নদীর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে। জেলাটির সদর চুঁচুড়া-তে অবস্থিত। জেলাটির চারটি মহকুমা রয়েছে: চুঁচুড়া সদর, চন্দননগর, শ্রীরামপুর, ও আরামবাগ। ", "question_text": "হুগলী জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "চুঁচুড়া", "start_byte": 372, "limit_byte": 396}]} {"id": "-1381137507625286232-8", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "পবিত্র ঋগ্বেদ হচ্ছে সবচেয়ে প্রাচীনতম বেদ এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ জীবিত ভারতীয় লেখা। এই গ্রন্থটি মূলত ১০টি পুস্তক(সংস্তৃত: मण्डल) এ বিভক্ত যা ১,০২৮ টি বৈদিক সংস্কৃত সূক্তের সমন্বয়। ঋগ্বেদে মোট ১০, ৫৫২টি ঋক বা মন্ত্র রয়েছে।[21][22][23] \"ঋক\" বা স্তুতি গানের সংকলন হল ঋগ্বেদ সংহিতা।\nঈশ্বর, দেবতা ও প্রকৃতি বিষয়ক আলোচনা ঋগবেদে প্রাধান্য পেয়েছে।", "question_text": "হিন্দুদের প্রাচীনতম ধর্মগ্রন্থ ঋগ্বেদ কোন ভাষায় রচিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "বৈদিক সংস্কৃত", "start_byte": 393, "limit_byte": 430}]} {"id": "-4615406635602553251-44", "language": "bengali", "document_title": "জৈন ধর্ম", "passage_text": "খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে বর্ধমান মহাবীর জৈনধর্মের সবচেয়ে প্রভাবশালী শিক্ষকে পরিণত হন। জৈনরা তাঁকে ২৪তম এবং এই কালচক্রের সর্বশেষ তীর্থঙ্কর রূপে শ্রদ্ধা করেন। জৈন বিশ্বাস অনুযায়ী, তিনি এমন এক ব্যক্তিত্ব যিনি শুরু থেকেই বহু প্রাচীনকালে প্রতিষ্ঠিত একটি ধর্মের অনুগামী।[62]", "question_text": "জৈন ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "মহাবীর", "start_byte": 100, "limit_byte": 118}]} {"id": "-6192344785498420016-9", "language": "bengali", "document_title": "বারোয়ারি", "passage_text": "বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে কলকাতায় বারোয়ারি দুর্গাপূজার সূচনা ঘটে। অবশ্য কৃষ্ণনগর ও চন্দননগরে বারোয়ারি জগদ্ধাত্রী পূজা অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতাব্দীতেই জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল। ১৯১০ সালে ভবানীপুরের বলরাম বসু ঘাট রোডে ভবানীপুর সনাতন ধর্মোৎসাহিনী সভার পক্ষ থেকে বারোয়ারি দুর্গাপূজা আয়োজিত হয়। এই পূজাটি আজও হয়ে আসছে। এরপর ১৯১১ সালে শ্যামপুকুর আদি সর্বজনীন,[6] ১৯১৩ সালে শ্যামবাজারের শিকদারবাগান, ১৯১৯ সালে নেবুবাগান অর্থাৎ বর্তমান বাগবাজার সর্বজনীন এবং ১৯২৬ সালে সিমলা ব্যায়াম সমিতির বারোয়ারি দুর্গাপূজা শুরু হয়।[7]", "question_text": "বাগবাজার সর্বজনীন দুর্গা পূজা প্রথম কোন সাল থেকে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১৯", "start_byte": 1056, "limit_byte": 1068}]} {"id": "-8298663979066050758-14", "language": "bengali", "document_title": "পাকিস্তান", "passage_text": "পাকিস্তানের সরকারি ভাষা ইংরেজি এবং জাতীয় ভাষা উর্দু। এছাড়াও দেশটিতে পাঞ্জাবি, সিন্ধি, সারাইকি, পাশতু, বেলুচি, ব্রাহুই ইত্যাদি ভাষা প্রচলিত। অনেক ভাষাই ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের বিভিন্ন শাখার অন্তর্গত। উর্দু, পাঞ্জাবি ও সিন্ধি -আর্য ভাষাসমূহ, পশতু ও বেলুচি ইরানীয় ভাষাসমূহ, ব্রাহুই দ্রাবিড় ভাষাসমূহের অন্তর্গত। এছাড়া উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমে বিভিন্ন দার্দীয় ভাষা যেমন খোওয়ার ও শিনা প্রচলিত।", "question_text": "পাকিস্তানের সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "ইংরেজি", "start_byte": 66, "limit_byte": 84}]} {"id": "-1513982894061092370-1", "language": "bengali", "document_title": "অনুঘটন", "passage_text": "১৭৯৪ সালে রসায়নবিদ এলিজাবেথ ফুলহেম অণুঘটকের ধারণা প্রথম প্রয়োগ করেন তার লেখা বইয়ে।[2] এরপর ১৮৩৫ সালে আরেক রসায়নবিদ জন্স জেকন ব্রাজিলিয়াস অণুঘটকের কথা উল্লেখ করেন।[3] এদের ছাড়াও ১৮শ শতাব্দী আরো কয়েকজন বিজ্ঞানী অণুঘটকের ওপর কাজ করে গেছেন। বিজ্ঞানী হামফ্রে ডেভি প্রথম প্ল্যাটিনামকে অণুঘটক হিসেবে ব্যবহার করেন।[4] ১৮৮০ সালের দিকে বিজ্ঞানী ফ্রেডরিখ উইলহেল্ম অসওয়াল্ড অণুঘটকের ওপর নিয়মানুগ বিশ্লেষণ শুরু করেন।[5]", "question_text": "কোন বিজ্ঞানী সর্বপ্রথম প্ল্যাটিনামকে অণুঘটক হিসেবে ব্যবহার করেন ?", "answers": [{"text": "হামফ্রে ডেভি", "start_byte": 672, "limit_byte": 706}]} {"id": "4690110188607847182-1", "language": "bengali", "document_title": "ত্শাংস-দ্ব্যাংস-র্গ্যা-ম্ত্শো", "passage_text": "ত্শাংস-দ্ব্যাংস-র্গ্যা-ম্ত্শো ১৬৮৩ খ্রিষ্টাব্দের ১লা মার্চ তাওয়াং অঞ্চলের উর্গেলিং বৌদ্ধবিহারে জন্মগ্রহণ করেন, যা বর্তমানে ভারতের অরুণাচল প্রদেশ রাজ্যে অবস্থিত।[1] জাতিগত ভাবে তিনি ছিলেন মোনপা জাতির অন্তর্ভুক্ত। তাঁর পিতার নাম ছিল ব্ক্রা-শিস-ব্স্তান-'দ্জিন (Wylie: bkra shis bstan 'dzin) এবং মাতার নাম ছিল ত্শে-দ্বাং-ল্হা-মো (Wylie: tshe dbang lha mo)।[2]", "question_text": "ত্শাংস-দ্ব্যাংস-র্গ্যা-ম্ত্শো কোন জাতির অন্তর্ভুক্ত ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মোনপা", "start_byte": 506, "limit_byte": 521}]} {"id": "5930037523147100292-2", "language": "bengali", "document_title": "কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার", "passage_text": "মিনারটি তৈরি হয় মেডিকেলের ছাত্র হোস্টেলের (ব্যারাক) বার নম্বর শেডের পূর্ব প্রান্তে। কোণাকুণিভাবে হোস্টেলের মধ্যবর্তী রাস্তার গা-ঘেঁষে। উদ্দেশ্য বাইরের রাস্তা থেকে যেন সহজেই চোখে পড়ে এবং যে কোনো শেড থেক বেরিয়ে এসে ভেতরের লম্বা টানা রাস্তাতে দাঁড়ালেই চোখে পড়ে। শহীদ মিনারটি ছিল ১০ ফুট উচ্চ ও ৬ ফুট চওড়া। মিনার তৈরির তদারকিতে ছিলেন জিএস শরফুদ্দিন (ইঞ্জিনিয়ার শরফুদ্দিন নামে পরিচিত), ডিজাইন করেছিলেন বদরুল আলম; সাথে ছিলেন সাঈদ হায়দার। তাদের সহযোগিতা করেন দুইজন রাজমিস্ত্রী। মেডিকেল কলেজের সম্প্রসারণের জন্য জমিয়ে রাখা ইট, বালি এবং পুরান ঢাকার পিয়ারু সর্দারের গুদাম থেকে সিমেন্ট আনা হয়। ভোর হবার পর একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয় মিনারটি। ঐ দিনই অর্থাৎ ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে, ২২ ফেব্রুয়ারির শহীদ শফিউরের পিতা অনানুষ্ঠানিকভাবে শহীদ মিনারের উদ্বোধন করেন। ২৬ ফেব্রুয়ারি সকালে দশটার দিকে শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন আজাদ সম্পাদক আবুল কালাম শামসুদ্দিন। উদ্বোধনের দিন অর্থাৎ ২৬ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ও সেনাবাহিনী মেডিকেলের ছাত্র হোস্টেল ঘিরে ফেলে এবং প্রথম শহীদ মিনার ভেঙ্গে ফেলে। এরপর ঢাকা কলেজেও একটি শহীদ মিনার তৈরি করা হয়, এটিও একসময় সরকারের নির্দেশে ভেঙ্গে ফেলা হয়।[1]", "question_text": "কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারটির উচ্চতা কত ?", "answers": [{"text": "১০ ফুট", "start_byte": 753, "limit_byte": 769}]} {"id": "1065861120142370362-1", "language": "bengali", "document_title": "নেলসন ম্যান্ডেলা", "passage_text": "ম্যান্ডেলা ব্রিটিশ দক্ষিণ আফ্রিকার এমভেজোর এক অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ফোর্ট হেয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ও উইটওয়াটারস্র্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে পড়াশুনা করেন এবং জোহানেসবার্গে আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সেখানে তিনি উপনিবেশ-বিরোধী কার্যক্রম ও আফ্রিকান জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং ১৯৪৩ সালে আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসে যোগ দেন ও ১৯৪৪ সালে ইয়ুথ লিগ প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তিনি সশস্ত্র সংগঠন উমখন্তো উই সিযওয়ের নেতা হিসাবে বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী সরকার গ্রেপ্তার করে ও অন্তর্ঘাতসহ নানা অপরাধের দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়। ম্যান্ডেলা ২৭ বছর কারাবাস করেন। এর অধিকাংশ সময়ই তিনি ছিলেন রবেন দ্বীপে। ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দের ১১ ফেব্রুয়ারি তিনি কারামুক্ত হন। এর পর তিনি তাঁর দলের হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় অংশ নেন। এর ফলশ্রুতিতে দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদের অবসান ঘটে এবং সব বর্ণের মানুষের অংশগ্রহণে ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "নেলসন রোলিহ্লাহ্লা ম্যান্ডেলা কত বছর রবেন দ্বীপের কারাগারে বন্দি ছিলেন ?", "answers": [{"text": "২৭", "start_byte": 1783, "limit_byte": 1789}]} {"id": "-318075566159387570-0", "language": "bengali", "document_title": "২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "২০১১ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ (English: 2011 ICC Cricket World Cup) হচ্ছে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ১০ম প্রতিযোগিতা। ভারত, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশে এই বিশ্বকাপ আয়োজিত হয়েছিল। ভারত এই বিশ্বকাপে জয়ী হয়।[1] এই বিশ্বকাপেই বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো আয়োজক দেশ হওয়ার সুযোগ পায়। বিশ্বকাপের সব ম্যাচই একদিনের আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের। চৌদ্দটি জাতীয় ক্রিকেট দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নেয়। এদের মধ্যে দশটি পূর্ণ সদস্য ও চারটি সহকারী সদস্য দল।[2] বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয় ফেব্রুয়ারি ও ২ এপ্রিল, ২০১১-এর মধ্যে। ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মিরপুরের শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম ম্যাচটি খেলা হয়।[3] টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার দু'দিন আগে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়েছিল ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে।[4] ফাইনাল ম্যাচটি আয়োজিত হয়েছিল ২ এপ্রিল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে।", "question_text": "২০১১ আই.সি.সি. ক্রিকেট বিশ্বকাপে মোট কতগুলি দেশ অংশগ্রহণ করেছিল ?", "answers": [{"text": "চৌদ্দ", "start_byte": 810, "limit_byte": 825}]} {"id": "279269366529103979-5", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের ভূগোল", "passage_text": "প্রাচীন মহাদেশ গন্ডোয়ানাল্যান্ডের প্রক্ষিপ্তাংশ ভারতীয় পাত নামক একটি প্রধান টেকটনিক পাতের উপর ভারতের সম্পূর্ণ অংশ অবস্থিত। প্রায় ৯,০০,০০,০০০ বছর আগে ক্রিটেসিয়াস যুগের শেষ পর্বে ভারতীয় পাতটি উত্তর দিকে বার্ষিক ১৫ সেন্টিমিটার (৬ ইঞ্চি/বছর) হারে সরতে শুরু করে।[6] ৫,০০,০০,০০০ থেকে ৫,৫০,০০,০০০ বছর আগে সিনোজোয়িক যুগের ইয়োসিন পর্যায়ে ২,০০০-৩,০০০ কিলোমিটার (১,২০০- ১,৯০০ মাইল) পথ অতিক্রম করার পর পাতটির সঙ্গে এশিয়ার সংঘর্ষ হয়। এই পাতের সরণ ছিল অন্যান্য জ্ঞাত পাতগুলির সরণের মধ্যে দ্রুততম। ২০০৭ সালে জার্মান ভূতাত্ত্বিকরা এই এই দ্রুত সরণের কারণ সম্পর্কে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে গন্ডোয়ানাল্যান্ড থেকে প্রক্ষিপ্ত যে কোনো পাতের তুলনায় এই পাতের বেধ অর্ধেক মাত্র।[7] ভারত ও নেপালের বর্তমান সীমান্তের নিকট ইউরেশীয় পাতের সঙ্গে ভারতীয় পাতের সংঘর্ষের ফলে অরোজেনীয় বৃত্তের সৃষ্টি হয়, যার ফলে সৃষ্ট হয় তিব্বত মালভূমি ও হিমালয় পর্বতমালা। ২০০৯ সালের হিসেব অনুসারে, ভারতীয় পাতটি উত্তর-পূর্বে বার্ষিক ৫ সেন্টিমিটার (২ ইঞ্চি/বছর) হারে সরছে। যেখানে ইউরেশীয় পাতটি উত্তরে সরছে বার্ষিক ২ সেন্টিমিটার (০.৮ ইঞ্চি/বছর) হারে। এই কারণে ভারতকে \"সর্বাপেক্ষা দ্রুতগামী মহাদেশ\" বলে উল্লেখ করা হয়ে থাকে।[7] এই সরণের ফলে ইউরেশীয় পাতটির রূপ পরিবর্তিত হচ্ছে এবং ভারতীয় পাতটি বার্ষিক ৪ মিলিমিটার (০.১৫ ইঞ্চি/বছর) হারে ঘনসন্নিবিষ্ট হচ্ছে।", "question_text": "ভারতীয় পাতটি পূর্বে কোন মহাদেশের অংশ ছিল ?", "answers": [{"text": "গন্ডোয়ানাল্যান্ডের", "start_byte": 41, "limit_byte": 98}]} {"id": "-3103999780934898975-0", "language": "bengali", "document_title": "শামসুর রাহমান", "passage_text": "শামসুর রাহমান (জন্ম: ২৩ অক্টোবর, ১৯২৯, মাহুতটুলি, ঢাকা - মৃত্যু: ১৭ আগস্ট, ২০০৬) বাংলাদেশ ও আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ভাগে দুই বাংলায় তাঁর শ্রেষ্ঠত্ব ও জনপ্রিয়তা প্রতিষ্ঠিত। তিনি একজন নাগরিক কবি ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ওপর লিখিত তাঁর দুটি কবিতা খুবই জনপ্রিয়। তিনি মজলুম আদিব (বিপন্ন লেখক) ছদ্মনামে লিখতেন।", "question_text": "কবি শামসুর রাহমান কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২৩ অক্টোবর, ১৯২৯", "start_byte": 53, "limit_byte": 95}]} {"id": "8297674774981441429-0", "language": "bengali", "document_title": "মহীনের ঘোড়াগুলি", "passage_text": "মহীনের ঘোড়াগুলি ১৯৭৬ সালে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত বাংলা স্বাধীন রক সঙ্গীত ব্যান্ড।[1] এটি ভারতের প্রথম রক ব্যান্ড যা ১৯৭০-এর দশকের মাঝ পর্বে কলকাতায় যাত্রা শুরু করে।[2][3] গৌতম চট্টোপাধ্যায়, বিশ্বনাথ চট্টোপাধ্যায়, প্রদীপ চট্টোপাধ্যায়, রঞ্জন ঘোষাল, এব্রাহাম মজুমদার, তাপস দাস ও তপেশ বন্দ্যোপাধ্যায়, এই সাত জন ক্ষ্যাপা সঙ্গীতশিল্পী সহকারে নব্বই দশকের পর তারা ব্যাপকভাবে ভারতীয় রক যুগের কিংবদন্তী, দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এবং সর্বাধিক প্রভাবশালী আভা-গার্ড সঙ্গীতদল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ওঠে।[4][5] আমেরিকান, লাতিন, রক, জ্যাজ, লোক, বাউল বিভিন্ন সঙ্গীত ধারায় নিরীক্ষামূলক কাজ এবং এসবের প্রভাবের মিশ্রণ থাকায় এই সঙ্গীত দলকে যে কোনো একটি সঙ্গীত শৈলী অনুসারে শ্রেণীভুক্ত বা আলাদা করা কঠিন হবে।[5] তবে বাউল সঙ্গীত এবং বাংলা রক ধারায় লোক ঐতিহ্যের স্বাধীনচর্চার পাশাপাশি প্রায়ই উদ্ভাবনী উপায়ে শাস্ত্রীয় উপাদান একত্রিত করার কারণে মহীনের ঘোড়াগুলিকে লোক-রক সঙ্গীত ব্যান্ড বলা যেতে পারে।\n\"পৃথিবীটা নাকি ছোট হতে হতে,\nস্যাটেলাইট আর কেবলের হাতে\nড্রইংরুমে রাখা বোকা বাক্সতে বন্দি\"\nএমন কালজয়ি গানের সৃষ্টি করেছে এই ব্যান্ডটি।\nসত্তরের দশকে দলটি গড়ে উঠলেও প্রাথমিকভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়। সে সময়ে গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের গানে আমূল নতুনত্ব থাকলেও চলচ্চিত্রের গান বাণিজ্যিকভাবে প্রভাববিস্তার করায় বাংলা সঙ্গীত জগতে একধরণের স্থবিরতা বিরাজ করছিলো। ষাটের দশকের বব ডিলনের মতো তাদের সঙ্গীতেও শহুরে লোক আন্দোলনের একধরণের ব্যক্তিগত আকূতি বা সামাজিক প্রকৃতির ছাপ রয়েছে। ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত সংবিগ্ন পাখিকূল ও কলকাতা বিষয়ক (১৯৭৭), অজানা উড়ন্ত বস্তু বা অ-উ-ব (১৯৭৮) এবং দৃশ্যমান মহীনের ঘোড়াগুলি (১৯৭৯); এই তিনটি অ্যালবাম প্রকাশিত হয়। যদিও সে সময়ে তারা প্রায় অপরিচিত ছিল বলা যায়। নব্বইয়ের দশকের বছরগুলোতে তারা দ্য ভেলভেট আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডের মতোন পুনরায় সমালোচনামূলক মূল্যায়ন পেয়েছে। ১৯৯৫ সালে সমসাময়িক বিভিন্ন শিল্পীদের সমন্নয়ে গৌতম চট্টোপাধ্যায় আবার বছর কুড়ি পরে শিরোনামে মহীনের ঘোড়াগুলির একটি কভার সংকলন প্রকাশ করে। জীবনমুখী গান এবং নৈতিক সঙ্গীতদর্শনের কারণে বর্তমানে তাদেরকে বাংলা গানের প্রথিকৃত বিবেচনা করা হয়ে থাকে। গানরচনার শৈলী অনুযায়ী সমালোচনামূলকভাবে বলা যায় তারা জোরালোভাবে বাংলা লোক এবং আমেরিকান শহুরে লোক ধারা কর্তৃক প্রভাবিত।", "question_text": "প্রথম ভারতীয় রক সঙ্গীত ব্যান্ডের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মহীনের ঘোড়াগুলি", "start_byte": 0, "limit_byte": 46}]} {"id": "2593706556118913789-0", "language": "bengali", "document_title": "ফ্রেডারিক উইন্সলো টেলর", "passage_text": "\nফেড্রিখ উইন্সল টেলর (English: Frederick Winslow Taylor; জন্ম: ২০ মার্চ, ১৮৫৬ - মৃত্যু: ২১ মার্চ, ১৯১৫)[1][2] একজন আমেরিকান যন্ত্রপ্রকৌশলি যিনি সারা জীবন শিল্পোৎপাদনে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে গেছেন।[3] ফেড্রিখ উইন্সল টেইলরকে বৈজ্ঞানিক ব্যাবস্থাপনার জনক বলা হয়।[4][5]", "question_text": "ফেড্রিখ উইন্সল টেলর কত সালে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৫৬", "start_byte": 129, "limit_byte": 141}]} {"id": "-6252143400733204520-2", "language": "bengali", "document_title": "ইসহাক", "passage_text": "ইংরেজিতে ইসহাক নামটি এসেছে , হিব্রু Yiṣḥāq শব্দের বর্ণান্তরণ করে , যার আক্ষরিক অর্থ হল, \"তিনি হাসেন\" বা \"হাঁসবেন\"[2]। খ্রিষ্টপূর্ব ১৩ শতকে ইউগ্রেটিস ভাষার গ্রন্থে ঈশ্বর এল এর হাঁসির প্রতি নির্দেশ করা হয়েছে ।[3] আদিপুস্তকে যদিও একে এল নয় বরং ইসহাক এর পিতানাতার হাঁসি বলে বর্ণনা করেছে। বাইবেলের আখ্যান অনুযায়ী, যখন ঈশ্বর (হিব্রুঃ এলহিম) তাকে পুত্র সন্তান দেবেন বলে জানালেন তখন তিনি মাথা নত করে হেসেসিলেন। তিনি হেঁসেছিলেন, কারণ সেসময় তারা দুজনই অত্যান্ত বৃদ্ধ ছিলেন এবং সারাহ এর সন্তান ধারণ ক্ষমতা অনেক আগেই পার হয়ে গিয়েছিল ।[4][4][5]", "question_text": "হিব্রু বাইবেল ও কুরআন-এর বর্ণনা অনুযায়ী ইসহাক নামটির উৎপত্তি কোথা থেকে ?", "answers": [{"text": "হিব্রু Yiṣḥāq", "start_byte": 75, "limit_byte": 105}]} {"id": "717726120916021409-0", "language": "bengali", "document_title": "আত্মহত্যা", "passage_text": "আত্মহত্যা বা আত্মহনন (English: Suicide) হচ্ছে একজন নর কিংবা নারী কর্তৃক ইচ্ছাকৃতভাবে নিজের জীবন বিসর্জন দেয়া বা স্বেচ্ছায় নিজের প্রাণনাশের প্রক্রিয়াবিশেষ। ল্যাটিন ভাষায় সুই সেইডেয়ার থেকে আত্মহত্যা শব্দটি এসেছে, যার অর্থ হচ্ছে নিজেকে হত্যা করা। যখন কেউ আত্মহত্যা করেন, তখন জনগণ এ প্রক্রিয়াকে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রচার করে। ডাক্তার বা চিকিৎসকগণ আত্মহত্যার চেষ্টা করাকে মানসিক অবসাদজনিত গুরুতর উপসর্গ হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন। ইতোমধ্যেই বিশ্বের অনেক দেশেই আত্মহত্যার প্রচেষ্টাকে এক ধরনের অপরাধরূপে ঘোষণা করা হয়েছে।[1] অনেক ধর্মেই আত্মহত্যাকে পাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[2][3][4][5] যিনি নিজেই নিজের জীবন প্রাণ বিনাশ করেন, তিনি - আত্মঘাতক, আত্মঘাতী বা আত্মঘাতিকা, আত্মঘাতিনীরূপে সমাজে পরিচিত হন।", "question_text": "আত্মহত্যা শব্দটির উৎপত্তি কোথা থেকে ?", "answers": [{"text": "ল্যাটিন ভাষায় সুই সেইডেয়ার", "start_byte": 398, "limit_byte": 476}]} {"id": "-5321897409736738840-0", "language": "bengali", "document_title": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল", "passage_text": "\nআলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল (৩রা মার্চ, ১৮৪৭ - ২রা আগস্ট, ১৯২২) প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। টেলিফোনের অন্যতম আবিষ্কারক হিসেবে তিনি সবচেয়ে পরিচিত। তাকে বোবাদের পিতা তথা দ্য ফাদার অফ দ্য ডিফ নামে ডাকা হতো। তার বাবা, দাদা এবং ভাই সবাই একক অভিনয় ও বক্তৃতার কাজে জড়িত ছিলেন এবং তার মা ও স্ত্রী উভয়েই ছিলেন বোবা। এ কারণেই বোবাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে তিনি অনেক গবেষণা করেছেন।[1] টেলিফোন উদ্ভাবনের আগে থেকেই তিনি শ্রবণ ও কথন সংশ্লিষ্ট গবেষণা নিয়োজিত ছিলেন। ১৮৭৬ সালে তাকেই টেলিফোনের প্রথম মার্কিন পেটেন্টের সম্মানে ভূষিত করা হয়।", "question_text": "টেলিফোন কবে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৭৬ সালে", "start_byte": 1199, "limit_byte": 1224}]} {"id": "-2439040110626768988-3", "language": "bengali", "document_title": "স্পেশাল এয়ার সার্ভিস", "passage_text": "স্পেশাল এয়ার সার্ভিস দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর একটি ইউনিট ছিল যা ১৯৪১ সালে ডেভিড স্টার্লিং দ্বারা গঠিত হয় এবং “এল” ডিটাচমেন্ট নামে ডাকা হত। স্পেশাল এয়ার সার্ভিস ব্রিগেড- \"এল\" পদবী এবং এয়ার সার্ভিস নামটি ব্রিটিশ ভ্রান্ত প্রচারাভিযানের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, এটা আ্যাক্সিসকে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করে যে উক্ত এলাকায় একাধিক ইউনিট যুক্ত একটি প্যারাট্রুপার রেজিমেন্ট ছিল (প্রকৃত এসএএস অ্যাক্সিসকে \"প্রমাণ\" করে যে নকলটারও অস্তিত্ব ছিল)।[1][13] It was conceived as a commando force to operate behind enemy lines in the North African Campaign[14] এটি উত্তর আফ্রিকান ক্যাম্পেইনে শত্রু সিমার পিছনে পরিচালিত একটি কমান্ডো বাহিনী হিসেবে ধারণা করা হয়েছিল এবং প্রাথমিকভাবে ৬০জন অন্যান্য র‌্যাঙ্কধারীদের সাথে পাঁচ কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৪১ সালের ১লা নভেম্বর, অপারেশন ক্রুসেডার আক্রমণের সমর্থনে একটি প্যারাশুট ড্রপ ছিল এসএএস এর প্রথম মিশন। জার্মান প্রতিরোধ এবং প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে, মিশনটি ব্যর্থ হয়েছিল; ২২ জন পুরুষ, ইউনিটের এক তৃতীয়াংশ খুন অথবা বন্দী হয়। এটার দ্বিতীয় মিশনটি অবশ্য খুব বড় একটা সাফল্য ছিল। দূরপাল্লা মরুভূমির একটি দলের সাহায্যে এটি লিবিয়ার তিনটি বিমানঘাঁটি আক্রমণ করে, মাত্র ২জন সৈন্যের মৃত্যু এবং ৩টি জিপ ধ্বংসের বিনিময়ে ৬০টি বিমান ধ্বংস করে। ১৯৪২ সালের সেপ্টেম্বরে এটি চারটি ব্রিটিশ স্কোয়াড্রন, একটি ফ্রি ফ্রেঞ্চ, একটি গ্রীক এবং ফোলবোট সেকশনের সমন্বয়ে ১ম এসএএস নামে পুনঃনামকরণ করা হয়।[15]", "question_text": "ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল এয়ার সর্ভিসের ডাকনাম কী ?", "answers": [{"text": "“এল” ডিটাচমেন্ট", "start_byte": 359, "limit_byte": 402}]} {"id": "8236572200337035743-3", "language": "bengali", "document_title": "ডাব্লিউডাব্লিউই", "passage_text": "কোম্পানির সর্বাধিক মালিক তার চেয়ারম্যান এবং সিইও, ভিনস ম্যাকমাহন, যিনি কোম্পানির অসামান্য স্টকের 42% মালিকানা এবং 83% ভোটিং পাওয়ার বজায় রেখেছেন। [5] 21 শে ফেব্রুয়ারী, 1980 এ গঠিত বর্তমান সত্তাটি পূর্বে টাইটান স্পোর্টস ইনকর্পোরেটেড নামে পরিচিত ছিল, যা একই বছর ম্যাসাচুসেটসের সাউথ ইয়ার্মাউথে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি 198২ সালে ওয়ার্ল্ড রেস্টলিং ফেডারেশনের হোল্ডিং কোম্পানি ক্যাপিটল রেস্টলিং কর্পোরেশন লিমিটেড অর্জন করে। 1 99 8 সালে টাইটানকে ওয়ার্ল্ড রেস্টলিং ফেডারেশন, ইনকর্পোরেটেড, 1999 সালে, তারপর ওয়ার্ল্ড রেস্টলিং ফেডারেশন এন্টারটেনমেন্ট, ইনক। 1999 সালে এবং অবশেষে বর্তমান ওয়ার্ল্ড রেস্টলিং এন্টারটেনমেন্ট , ইনকর্পোরেটেড। ইনকর্পোরেটেড। ২011 সাল থেকে, কোম্পানির সরকারী নাম পরিবর্তন করা হয় নি যদিও কোম্পানিটি আনুষ্ঠানিকভাবে WWE হিসাবে নিজেকে ব্র্যান্ড করেছে। সামগ্রী", "question_text": "ওয়ার্ল্ড রেস্টলিং এন্টারটেনমেন্ট নামক বিনোদন সংস্থাটির প্রথম নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "টাইটান স্পোর্টস ইনকর্পোরেটেড", "start_byte": 571, "limit_byte": 651}]} {"id": "-7721127583618293499-17", "language": "bengali", "document_title": "বুর্কিনা ফাসো", "passage_text": "বুর্কিনা ফাসোর মুদ্রার নাম সিএফএ ফ্রঁ (Communauté Financière Africaine franc) অর্থাৎ আফ্রিকান আর্থিক সম্প্রদায়ের ফ্রঁ। মুদ্রাটি সরকারীভাবে ইউরোর সাথে সংযুক্ত (peg) করা হয়েছে। পশ্চিম আফ্রিকান রাষ্ট্রসমূহের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই মুদ্রাটি ছাপায়। ব্যাংকটি পশ্চিম আফ্রিকান অর্থনৈতিক ও মুদ্রা ইউনিয়নের একটি সংস্থা। এই ইউনিয়নে বুর্কিনা ফাসোসহ মোট আটটি দেশ আছে, যারা হল বেনিন, কোত দিভোয়ার, গিনি-বিসাউ, মালি, নাইজার, সেনেগাল এবং টোগো। এই সবগুলি দেশই অতীতে ফ্রান্সের উপনিবেশ ছিল। এই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শাখাগুলি বুর্কিনা ফাসোর উয়াগাদুগু এবং বোবো দিউলাসো শহর দুইটিতে অবস্থিত। এছাড়াও আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে সরকার-নিয়ন্ত্রিত ব্যাংক আছে, যাদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল বুর্কিনা আন্তর্জাতিক ব্যাংক (Banque Internationale du Burkina); এটি উয়াগাদুগুতে অবস্থিত।", "question_text": "বুর্কিনা ফাসোর মুদ্রার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সিএফএ ফ্রঁ", "start_byte": 73, "limit_byte": 101}]} {"id": "-2666382296701474124-0", "language": "bengali", "document_title": "মেসোপটেমিয়া", "passage_text": "\nমেসোপটেমিয়া (প্রাচীন গ্রীকঃ Μεσοποταμία অর্থ-দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমি, আরবিঃ بلاد الرافدين‎ ) বর্তমান ইরাকের টাইগ্রিস বা দজলা ও ইউফ্রেটিস বা ফোরাত নদী দুটির মধ্যবর্তী অঞ্চলে গড়ে উঠেছিল। অধুনা ইরাক, সিরিয়ার উত্তরাংশ, তুরষ্কের উত্তরাংশ এবং ইরানের খুযেস্তান প্রদেশের অঞ্চল গুলোই প্রাচীন কালে মেসোপটেমিয়ার অন্তর্গত ছিল বলে মনে করা হয় । মেসোপটেমিয় সভ্যতা পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার অন্যতম। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ হতে খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দের মধ্যে মেসোপটেমিয়ায় অতি উন্নত এক সভ্যতার উম্মেষ ঘটেছিল। সভ্যতার আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত এই অঞ্চল মিশরীয় সভ্যতার থেকে অনেকটাই ভিন্ন ছিল এবং বহিঃশত্রুদের থেকে খুব একটা সুরক্ষিত ছিলনা বলে বারবার এর উপর আক্রমণ চলতে থাকে এবং পরবর্তীতে এখান থেকেই ব্রোঞ্জ যুগে আক্কাদীয়, ব্যবিলনীয়, আসিরীয় ও লৌহ যুগে নব্য-আসিরীয় এবং নব্য-ব্যাবিলনীয় সভ্যতা গড়ে উঠে।[1]\n\nখ্রিষ্টপূর্ব ১৫০ সালের দিকে মেসোপটেমিয়া পার্সিয়ানদের নিয়ন্ত্রণেই ছিল কিন্তু পরে এই ভূখন্ডের আধিপত্ত নিয়ে রোমানদের সাথে যুদ্ধ হয় এবং রোমানরা এই অঞ্চল ২৫০ বছরের বেশি শাসন করতে পারে নি। । দ্বিতীয় শতকের শুরুর দিকে পার্সিয়ানরা এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত এই অঞ্চল তাদের শাসনেই থাকে, এরপর মুসলিম শাসনামল শুরু হয় । মুসলিম খিলাফত শাসনে এই অঞ্চল পরবর্তীতে ইরাক নামে পরিচিতি লাভ করে ।", "question_text": "পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার নাম কী ?", "answers": [{"text": "মেসোপটেমিয়া", "start_byte": 1, "limit_byte": 37}]} {"id": "1129570289410048920-1", "language": "bengali", "document_title": "যোনি", "passage_text": "যোনি নারীর প্রজননতন্ত্রের বহির্ভাগ। যৌনসঙ্গম কালে পুরুষ তার লিঙ্গ নারীর যোনীতে প্রবিষ্ট করে এবং অঙ্গচালনার মাধ্যমে বীর্য নিক্ষেপ করে। এই বীর্য নারীর জরায়ূতে অবস্থিত ডিম্ব নিষিক্ত করে মানব ভ্রূণের জন্ম দিতে সক্ষম। অন্যদিকে, যোনী নারীর প্রধান কামাঙ্গ বা যৌনাঙ্গ। কুমারীর যোনীর অভ্যন্তরভাগে যোনিগহবর একটি পর্দা যারা আবৃত থাকে যাকে বলা হয় সতীচ্ছেদ। যৌনসঙ্গম কালে সতীচ্ছেদ ছিঁড়ে যায়। মূত্র ও নারীর মাসিক রজঃস্রাব কালে যোনী পথেই রক্তের নির্গমন হয়। স্বাভাবিক অবস্তায় যোনীপথেই মানব সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়।[1]", "question_text": "যোনির প্রবেশ মুখে যে পাতলা পর্দা থাকে তাকে কি বলা হয় ?", "answers": [{"text": "সতীচ্ছেদ", "start_byte": 907, "limit_byte": 931}]} {"id": "7718672105856553142-2", "language": "bengali", "document_title": "পলাশী", "passage_text": "১৭৫৭ সালের ২৩শে জুন পলাশীর আমবাগানে মুর্শিদাবাদের নবাব সিরাজদ্দৌলার সঙ্গে রবার্ট ক্লাইভের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধ পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত। এই যুদ্ধে জয়লাভ করে ইংরেজরা আস্তে আস্তে সারা ভারতে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করে। পলাশীর যুদ্ধই পলাশী গ্রামকে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। ইংরেজ রাজত্বে পলাশী বাংলা প্রদেশের (অধুনা পশ্চিমবঙ্গের) নদিয়া জেলার অন্তর্ভুক্ত হয়।[1] যুদ্ধের স্মৃতিতে পলাশীতে একটি স্তম্ভ প্রোথিত করা হয় যা পলাশী মনুমেন্ট নামে পরিচিত।", "question_text": "১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধ কোথায় সংঘটিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "পলাশীর আমবাগানে", "start_byte": 52, "limit_byte": 95}]} {"id": "1770238723584327898-1", "language": "bengali", "document_title": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত", "passage_text": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের জন্ম তৎকালীন বাংলা প্রদেশের ত্রিপুরা জেলার[2] (বর্তমানের বাংলাদেশ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার রামরাইল গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা জগবন্ধু দত্ত ছিলেন কসবা ও নবীনগর মুন্সেফ আদালতের সেরেস্তাদার। ধীরেন্দ্রনাথ পড়াশোনা করেছেন নবীনগর হাই স্কুল, কুমিল্লা কলেজ, এবং কলকাতার সুরেন্দ্রনাথ কলেজে। তিনি ১৯০৪ সালে নবীনগর হাই স্কুল হতে প্রবেশিকা, ১৯০৬ সালে কুমিল্লা কলেজ থেকে এফ.এ.; ১৯০৮ সালে কলকাতা রিপন কলেজ হতে বি.এ এবং ১৯১০ সালে একই কলেজ হতে বি.এল পরীক্ষা পাস করেন।।[4]", "question_text": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত কোন কলেজ থেকে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেন ?", "answers": [{"text": "রিপন কলেজ", "start_byte": 1169, "limit_byte": 1194}]} {"id": "-1981480800940825776-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "\n\n\nমুহাম্মাদ[1] (২৯ আগস্ট ৫৭০[2] - ৮ জুন ৬৩২;[3] আরবি উচ্চারণ শুনতে ক্লিক করুন মোহাম্মদ এবং মুহম্মদ নামেও পরিচিত; তুর্কি: মুহাম্মেদ), পূর্ণ নাম: আবু আল-কাশিম মুহাম্মাদ ইবনে ʿআবদুল্লাহ ইবনে ʿআবদুল মুত্তালিব ইবনে হাশিম (ابو القاسم محمد ابن عبد الله ابن عبد المطلب ابن هاشم) হলেন ইসলামের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব এবং ইসলামী বিশ্বাস মতে আল্লাহ বা ঈশ্বর কর্তৃক প্রেরিত সর্বশেষ নবী,[4][n 1][n 2] (Arabic: النبي আন-নাবিয়্যু‎), তথা \"বার্তাবাহক\" (আরবি: الرسول আর-রাসুল), যার উপর ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ আল-কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। অমুসলিমদের মতে তিনি ইসলামী জীবন ব্যবস্থার প্রবর্তক।[5] অধিকাংশ ইতিহাসবেত্তা ও বিশেষজ্ঞদের মতে,[6][7] মুহাম্মাদ ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় নেতা।[8][9][10][11][12] তাঁর এই বিশেষত্বের অন্যতম কারণ হচ্ছে আধ্যাত্মিক ও জাগতিক উভয় জগতেই চূড়ান্ত সফলতা অর্জন। তিনি ধর্মীয় জীবনে যেমন সফল তেমনই রাজনৈতিক জীবনেও। সমগ্র আরব বিশ্বের জাগরণের পথিকৃৎ হিসেবে তিনি অগ্রগণ্য;[13] বিবাদমান আরব জনতাকে একীভূতকরণ তাঁর জীবনের অন্যতম সফলতা।[14][15]", "question_text": "নববী মুহাম্মদ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২৯ আগস্ট ৫৭০", "start_byte": 35, "limit_byte": 67}]} {"id": "-5601644543579166953-3", "language": "bengali", "document_title": "মদ এবং গর্ভাবস্থা", "passage_text": "ভ্রূণ থেকে তৃতীয় সপ্তাহের মধ্যে মানবদেহের সবচেয়ে সংবেদনশীল সিস্টেম এবং অঙ্গ মস্তিষ্ক, মেরুদণ্ড এবং হৃদযন্ত্র গঠিত হয়। যদিও, এই দেহাংশগুলো গর্ভবস্থার পরবর্তী সময়ে তাদের বিকাশ সম্পূর্ণ করে, কিন্তু গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে মদ পান এই বিকাশে বাঁধা সৃষ্টি করে এবং সিস্টেম এবং অঙ্গে ত্রুটির সৃষ্টি করে।[10]", "question_text": "গর্ভাবস্থায় কত সপ্তাহ পর বাচ্চার মস্তিষ্ক গঠন হয় ?", "answers": [{"text": "ভ্রূণ থেকে তৃতীয়", "start_byte": 0, "limit_byte": 47}]} {"id": "-5518757336641039491-0", "language": "bengali", "document_title": "আরবি লিপি", "passage_text": "\nআরবি লিপি (الأَبْجَدِيَّة العَرَبِيَّة আল্-আব্জাদীয়াহ্ আল্-ʻআরবীয়াহ্ বা الحُرُوف العَرَبِيَّة আল্-হুরুফ্ আল্-ʻআরবীয়াহ্) ২৮টি বর্ণ নিয়ে গঠিত একটি লিখন পদ্ধতি যা আরবি ও কুর্দি ভাষা লিখতে ব্যবহার করা হয়। এদের মধ্যে প্রতিটি বর্ণের একটি বিচ্ছিন্ন রূপ, আদ্য রূপ, মধ্য রূপ ও অন্ত্য রূপ হয়। আরবি লিপি ডান থেকে বাম দিকে লেখা হয়। আরবি লিপি কখনো কখনো সোমালি ও মালাগাসি ভাষাও লিখতে ব্যবহার করা হয়।", "question_text": "আরবি লিপিতে বর্ণের সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "২৮", "start_byte": 288, "limit_byte": 294}]} {"id": "8377642154170847764-0", "language": "bengali", "document_title": "অদ্বৈত মল্লবর্মণ", "passage_text": "অদ্বৈত মল্লবর্মণ (১লা জানুয়ারি, ১৯১৪- ১৬ই এপ্রিল, ১৯৫১) বাঙালি ঔপন্যাসিক ও সাংবাদিক। তৎকালীন কুমিল্লা জেলার অধীনে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মহকুমার গোকর্ণঘাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিতাস একটি নদীর নাম শিরোনামের একটিমাত্র উপন্যাস লিখে তিনি বাংলা সাহিত্যের চিরস্মরণীয় ও অমর প্রতিভা হিসেবে সবিশেষ স্বীকৃতি লাভ করেন। এই উপন্যাসটি সর্বপ্রথম 'মাসিক মোহাম্মদী' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।", "question_text": "ঔপন্যাসিক অদ্বৈত মল্লবর্মণের লিখিত প্রথম উপন্যাসটি কত সালে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "তিতাস একটি নদীর নাম", "start_byte": 465, "limit_byte": 516}]} {"id": "-4241165809008521281-14", "language": "bengali", "document_title": "সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস", "passage_text": "\n১৯৯৫ সাল থেকে সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসের সদর দপ্তর লণ্ডনের টেম্‌স নদীর পাশে ৮৫ ভক্সহল ক্রসে অবস্থিত। ১৯৬৬-১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পূর্ববর্তী সদর দপ্তর সেঞ্চুরি হাউস, ১০০ ওয়েস্টমিনিস্টার ব্রিজ রোড, ল্যাম্বেথে ছিল। তারপূর্বে এ ভবনের অবস্থান ছিল ১৯২৪-১৯৬৬ সাল পর্যন্ত লণ্ডনের ভিক্টোরিয়া স্ট্রীটে। যদিও সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস ব্রডওয়ে থেকে পরিচালিত হয়েছিল, প্রকৃতপক্ষে এটি পরিচালিত হতো সেন্ট জেমস স্ট্রিট থেকে।", "question_text": "সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস বা এমআই৬ সিক্রেট সংস্থাটির সদর দপ্তরটি কোথায় ?", "answers": [{"text": "লণ্ডনের টেম্‌স নদীর পাশে ৮৫ ভক্সহল ক্রসে", "start_byte": 150, "limit_byte": 258}]} {"id": "-1067801525466536650-0", "language": "bengali", "document_title": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন", "passage_text": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "মাইক্রোসফট কোম্পানি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল", "start_byte": 962, "limit_byte": 1013}]} {"id": "-8643799144387702311-3", "language": "bengali", "document_title": "তিব্বতের ইতিহাস", "passage_text": "\n\nস্ক্যিদ-ল্দে-ন্যিমা-গোনের অপর পুত্র ও জাংস্কার রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ল্দে-গ্ত্সুগ-ম্গোনের পুত্রহীন অবস্থায় মৃত্যু হলে ৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে ব্যাং-ছুব-য়ে-শেস'-ওদ গুজ, পু-হ্রাং, জাংস্কার, স্পিতি, লাহুল এবং উত্তর কিন্নর অঞ্চলকে একত্র করে এক সংগঠিত রাজ্যের অধীশ্বর হন।[32][33] তিনি রাজত্বকালের শুরুতে ব্কা'-শোগ-ছেন-মো (Wylie: bka’ shog chen mo) নামক একটি আদেশ জারি করে তাঁর রাজত্বকে ধর্মীয় ভিত্তিতে চালনা করবেন বলে স্থির করেন। সেই কারণে তিনি একাধারে রাজা ও লামা উভয় হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।[33][34] তিনি তিব্বতে দ্বিতীয়বার বৌদ্ধধর্ম প্রসারের জন্যও বিখ্যাত। তিনি কাশ্মীরে বৌদ্ধধর্ম শিক্ষার উদ্দেশ্যে তিব্বত থেকে একুশ জন শিক্ষার্থীকে পাঠান। সংস্কৃত থেকে তিব্বতী ভাষায় বৌদ্ধ ধর্ম গ্রন্থগুলির অনুবাদ করা তাঁদের এই শিক্ষালাভের উদ্দেশ্য ছিল। এঁদের মধ্যে রিন-ছেন-ব্জাং-পো এবং লেগ্স-পা'ই-শেস-রাব (Wylie: legs pa'i shes rab) নামক দুইজন শিক্ষার্থী পরবর্তীকালে তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্ম প্রসারে সহায়ক হন। রিন-ছেন-ব্জাং-পো বহু সংস্কৃত গ্রন্থের তিব্বতী ভাষায় অনুবাদ করেন এবং লাদাখ অঞ্চলে বহু বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করেন।[35] ৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে ব্যাং-ছুব-য়ে-শেস'-ওদ থোলিং বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করেন।[35] ব্যাং-ছুব-য়ে-শেস'-ওদ কয়েক জন দূতের হাতে প্রচুর স্বর্ণ উপঢৌকন দিয়ে অতীশ দীপঙ্করকে তিব্বত ভ্রমণের আমন্ত্রন জানালে দীপঙ্কর সবিনয়ে তা প্রত্যাখ্যান করেন। এই সময় তিনি সীমান্ত অঞ্চলে সোনা সংগ্রহের জন্য গেলে কারাখানী খানাতের শাসক তাঁকে বন্দী করেন ও প্রচুর সোনা মুক্তিপণ হিসেবে দাবী করেন। তিনি তাঁর পুত্র ল্হা-লামা-ব্যাং-ছুব-ওদকে মুক্তিপণ দিতে বারণ করেন এবং ঐ অর্থ অতীশ দীপঙ্করকে তিব্বতে আনানোর জন্য ব্যয় করতে বলেন। বন্দীদশায় তাঁর মৃত্যু হয়। ল্হা-লামা-ব্যাং-ছুব-ওদ গুজ রাজ্যের রাজা হয়ে গুং-থং-পা নামে এক বৌদ্ধ উপাসককে ও আরো কয়েক জন অনুগামীকে অতীশ দীপঙ্করকে তিব্বতে আনানোর দায়িত্ব দেন। এরা নেপালের পথে বিক্রমশীলা বিহারে উপস্থিত হন এবং দীপঙ্করের সাথে সাক্ষাৎ করে সমস্ত সোনা নিবেদন করে ভূতপূর্ব রাজা ব্যাং-ছুব-য়ে-শেস'-ওদের বন্দী হওয়ার কাহিনী ও তাঁর শেষ ইচ্ছার কথা ব্যক্ত করলে অতীশ দীপঙ্কর অভিভূত হয়ে তিব্বত যাত্রা করেন।[36] এর ফলে পশ্চিম তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাব বিস্তার ঘটে।[32][37]:৩৮৮, ৩৯৪[38] ১০৭৩ খ্রিষ্টাব্দে সা-স্ক্যা বৌদ্ধবিহার এবং ১১৫৫ খ্রিষ্টাব্দে ম্ত্শুর-ফু বৌদ্ধবিহার স্থাপিত হয়। [39]:৩৭ এই সময় রাজধানী থোলিং বৌদ্ধধর্মের এক গুরুত্বপূর্ণ পীঠস্থানে পরিণত হয়।[32] ১০৮৮ খ্রিষ্টাব্দে ল্হা-লামা-ব্যাং-ছুব-ওদের পুত্র র্ত্সে-ল্দেকে (Wylie: rTse lde) দ্বাং-ল্দে (Wylie: dBang lde) নামক তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্র হত্যা করলে গুজ ও পু-হ্রাং নামে দুইটি পৃথক রাজ্যে তাঁদের রাজ্য ভেঙ্গে যায়। দ্বাং-ল্দে গুজ রাজ্য নিজের অধিকারে রাখেন।[37]:৫৩-৬৬ ১১৩৭ খ্রিষ্টাব্দে কারাখানী খানাতের আক্রমণে গুজ রাজ্যের রাজা ব্ক্রা-শিস-র্ত্সে (Wylie: bKra shis rtse) মৃত্যুবরণ করলে রাজ্য কয়েক বছরের জন্য বিভক্ত হয়ে পড়ে। ১২৪০ খ্রিষ্টাব্দে মঙ্গোল সম্রাটেরা এই অঞ্চলের প্রশাসনিক অধিকার দ্রিগুং বৌদ্ধবিহারকে দান করেন। কিন্তু ১২৬৫ খ্রিষ্টাব্দে গ্রাগ্স-পা-ল্দে (Wylie: grags pa lde) নামক এক শক্তিশালী রাজার অধীনে গুজ পুনরায় এক রাজ্যে পরিণত হয় এবং প্রতিবেশী য়া-র্ত্সে (Wylie: ya rtse) রাজ্যকেও নিজেদের অধীনে নিয়ে আসে। ১২৭৭ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর মৃত্যু হলে এই অঞ্চলটি সা-স্ক্যা বৌদ্ধসম্প্রদায়ের কর্তৃত্বে চলে আসে। কিন্তু ১৩৬৩ খ্রিষ্টাব্দে সা-স্ক্যা বৌদ্ধসম্প্রদায়ের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে পরিচিত মঙ্গোল ইউয়ান রাজবংশের পতন ঘটলে গুজের রাজারা আবার শক্তিশালী হয় এবং ১৩৭৮ খ্রিষ্টাব্দে পু-হ্রাং অধিকারে আনতে সমর্থ হয়। পরবর্তী সময়ে গুজ ও মুস্তাং রাজ্যের মধ্যে পু-হ্রাং অঞ্চলের মধ্যে বহু বছর বিবাদ চালু থাকলেও শেষ পর্যন্ত পু-হ্রাং গুজের অন্তর্ভুক্ত হয়। চতুর্দশ শতকের শেষ দিকে গুজের শাসকেরা লাদাখ অঞ্চল কিছু বছরের জন্য অধিকারে আনতে সমর্থ হয়। ১৪৯৯ খ্রিষ্টাব্দে গুজের শাসকেরা পশ্চিম মধ্য তিব্বতের নবনির্মিত রিন-স্পুংস-পা রাজ্যকে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। পঞ্চদশ ও ষোড়শ শতাব্দীতে গুজের রাজারা তিব্বতে শক্তিশালী হয়ে ওঠা দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের প্রতি আনুগত্য দেখাতে শুরু করেন। ১৬২৪ খ্রিষ্টাব্দে আন্তোনিও দে আন্দ্রাদে ও তাঁর ভ্রাতা ম্যানুয়েল মারকুইস নামক দুই পর্তুগীজ যাজক ১৬২৪ খ্রিষ্টাব্দে গুজ রাজ্যে পৌঁছন। আন্তোনিও রাজ্যের সেচ ও কৃষিব্যবস্থার উন্নতিতে সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন এবং একটি গীর্জা নির্মাণ করে স্থানীয় অধিবাসীদের মধ্যে খ্রিষ্টধর্ম প্রচার করেন।[40] আন্তোনিওর লেখা একটি চিঠি থেকে জানা যায় যে, এই সময়ে গুজের কিছু সামরিক অধিকর্তা গুজের রাজাকে সিংহাসনচ্যূত করতে লাদাখীদের আমন্ত্রণ জানান। ১৬৩০ খ্রিষ্টাব্দে লাদাখী সেনাবাহিনী গুজ রাজ্যের রাজধানী অবরোধ করেন। গুজের রাজা খ্রি-ব্ক্রা-শিস-গ্রাগ্স-পা-ল্দে (Wylie: khri bkra shis grags pa lde) তাঁর বৌদ্ধধর্মাবলম্বী ভ্রাতার উপদেশে সমর্পণ করে গুজ রাজ্যকে লাদাখ রাজ্যের অধীনে করদ রাজ্যে পরিণত করেন।[41] এই সিদ্ধান্তের পর গুজের শেষ রাজা খ্রি-ব্ক্রা-শিস-গ্রাগ্স-পা-ল্দেকে লাদাখে বন্দী করে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। এই অভিযানের গুজে নির্মিত সমস্ত গীর্জাকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়[38] কথিত আছে, এই অভিযানে লাদাখী সেনাবাহিনী গুজের অধিকাংশ জনগণকেই হত্যা করে, মাত্র দুইশত জন প্রাণ বাঁচিয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।[42] ১৬৭৯ খ্রিষ্টাব্দে পঞ্চম দলাই লামা গুজ তিব্বতের অধিকারে নিয়ে আসেন। এই যুদ্ধের পর রাজধানী প্রচন্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[43] সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সময় বহু মূর্তি ও চিত্রকলাকে ধ্বংস করে দেওয়া হলেও[43] বেশ কিছু অসাধারণ শিল্পকলা কোন ভাবে এই ধ্বংসলীলা থেকে বেঁচে গেছে।[43]", "question_text": "পশ্চিম তিব্বতের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "থোলিং", "start_byte": 5416, "limit_byte": 5431}]} {"id": "-5098151609302927485-0", "language": "bengali", "document_title": "আজিজ আহমেদ (জেনারেল)", "passage_text": "\nআজিজ আহমেদ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন সেনাপ্রধান। ২০১৮ সালের ১৮ জুন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পরবর্তী সেনাপ্রধান (সিএএস) হিসাবে নিয়োগপত্র লাভ করেন, যা ২৫ জুন ২০১৮ থেকে পরবর্তী ৩ বছরের জন্য কার্যকর হবে[1]।", "question_text": "বর্তমানে বাংলাদেশের সেনাপ্রধান কে ?", "answers": [{"text": "আজিজ আহমেদ", "start_byte": 1, "limit_byte": 29}]} {"id": "-3815843769478736997-0", "language": "bengali", "document_title": "মসলিন", "passage_text": "মসলিন বিশেষ এক প্রকার তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সূতা দিয়ে বয়ন করা এক প্রকারের অতি সূক্ষ্ম কাপড়বিশেষ। এটি ঢাকাই মসলিন নামেও সুবিদিত। ফুটি কার্পাস নামক তুলা থেকে প্রস্তুত অতি চিকন সুতা দিয়ে মসলিন তৈরি করা হত। চড়কা দিয়ে কাটা, হাতে বোনা মসলিনের জন্য সর্বনিম্ন ৩০০ কাউন্টের সুতা ব্যবহার করা হত যার ফলে মসলিন হত কাচের মত স্বচ্ছ। এই মসলিন রাজকীয় পোশাক নির্মাণে ব্যবহার করা হত। মসলিন প্রায় ২৮ রকম হয়ে হত যার মধ্যে জামদানী এখনও ব্যাপক আকারে প্রচলিত। নানা কারণে আঠারো শতকের শেষার্ধে বাংলায় মসলিন বয়ন বন্ধ হয়ে যায়। ", "question_text": "মসলিন কোন ধরণের তুলো দ্বারা তৈরি হত ?", "answers": [{"text": "ফুটি কার্পাস", "start_byte": 364, "limit_byte": 398}]} {"id": "-1361341393367461353-18", "language": "bengali", "document_title": "কড়া ভাজা", "passage_text": "কড়া ভাজা ময়দার কাঠি চীনে ইয়াতিউ নামে পরিচিত। এটি পূর্ব এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার অনেক দেশে খাওয়া হয়।", "question_text": "কড়া ভাজা ময়দার তৈরি কাঠি চীন দেশে কি নামে পরিচিত ?", "answers": [{"text": "ইয়াতিউ", "start_byte": 71, "limit_byte": 92}]} {"id": "-3673273914623341511-1", "language": "bengali", "document_title": "যুক্তরাজ্য", "passage_text": "যুক্তরাজ্য অনেকগুলো দ্বীপ নিয়ে গঠিত। দ্বীপগুলোকে একত্রে ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ নামে অভিহিত করা হয়। এদের মধ্যে সর্ববৃহৎ দ্বীপটির নাম বৃহৎ ব্রিটেন বা গ্রেট ব্রিটেন। গ্রেট ব্রিটেনের সবচেয়ে বড় ও জনবহুল ভাগটির নাম ইংল্যান্ড, যা দ্বীপের দক্ষিণ ও পূর্ব অংশ গঠন করেছে। পশ্চিম অংশে আছে ওয়েলস এবং উত্তরে স্কটল্যান্ড। আয়ারল্যান্ড দ্বীপের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে উত্তর আয়ারল্যান্ড অবস্থিত। আয়ারল্যান্ড দ্বীপ ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের ২য় বৃহত্তম দ্বীপ। এই দ্বীপের সিংহভাগ জুড়ে অবস্থিত আয়ারল্যান্ড প্রজাতন্ত্রের সাথে যুক্তরাজ্যের একমাত্র স্থল সীমান্ত রয়েছে। যুক্তরাজ্যের বাকী অংশকে আটলান্টিক মহাসাগর, উত্তর সাগর, ইংলিশ চ্যানেল এবং আইরিশ সাগর ঘিরে রেখেছে। গ্রেট ব্রিটেন দ্বীপটি চ্যানেল টানেলের মাধ্যমে ফ্রান্সের সাথে যুক্ত। এছাড়াও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকালীন সময়ে হস্তগত ১৪টি বহিঃস্থ এলাকা এখনও যুক্তরাজ্যের অধীনে রয়েছে।", "question_text": "গ্রেট ব্রিটেনের সবচেয়ে জনবহুল শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "ইংল্যান্ড", "start_byte": 565, "limit_byte": 592}]} {"id": "-3606628615608200525-0", "language": "bengali", "document_title": "মোস্তাফা জব্বার", "passage_text": "মোস্তাফা জব্বার (জন্ম: ১২ই আগস্ট, ১৯৪৯) একজন বাংলাদেশী ব্যবসায়ী, প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ও মন্ত্রী। তিনি ২০১৮ সালের ২ জানুয়ারি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দ্বায়িত্ব গ্রহণ করেন।[1] তিনি বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতি। তিনি বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির (বিসিএস) সাবেক সভাপতি।[2] তার প্রতিষ্ঠানের বিজয় বাংলা কিবোর্ড ১৯৮৮ সালে প্রকশিত হয় যা ইউনিকোড ভিত্তিক অভ্র কী-বোর্ড আসার পূর্বপর্যন্ত বহুল ব্যবহৃত হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি ও সাধারণ বিষয়ের ওপর অনেকগুলো বইয়ের লেখক তিনি।", "question_text": "মোস্তাফা জব্বার কত সালে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রীর পদ গ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২০১৮ সালের ২ জানুয়ারি", "start_byte": 268, "limit_byte": 328}]} {"id": "-7866554679178426911-24", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্টিকর্ম", "passage_text": "রবীন্দ্রসঙ্গীতের আবেগময়ী শক্তি ও সৌন্দর্যের আকর্ষণ বাঙালি সমাজে অমোঘ। মডার্ন রিভিউ পত্রিকায় এই প্রসঙ্গে লেখা হয়, \"বাংলায় এমন কোনো শিক্ষিত গৃহ নেই যেখানে রবীন্দ্রনাথের গান গাওয়া বা অন্ততপক্ষে গাওয়ার চেষ্টা করা হয় না... এমনকি অশিক্ষিত গ্রামবাসীরাও তাঁর গান গেয়ে থাকেন।\" দি অবজার্ভার-এর আর্থার স্ট্রেঞ্জওয়েজ তাঁর মিউজিক অফ হিন্দুস্তান রচনায় অবাঙালিদের কাছে রবীন্দ্রসঙ্গীতের পরিচয় দিতে গিয়ে বলেন, এই গানগুলি হল \"vehicle of a personality ... [that] go behind this or that system of music to that beauty of sound which all systems put out their hands to seize.\" [22] বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত আমার সোনার বাংলা ও ভারতের জাতীয় সঙ্গীত জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে রবীন্দ্রনাথেরই রচনা। তিনিই একমাত্র ব্যক্তিত্ব যিনি দুটি রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীতের স্রষ্টা। এছাড়াও, বিশিষ্ট সেতার বাদক বিলায়েৎ খান, সরোদিয়া বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত ও আমজাদ আলি খানের বাদনশৈলীকেও বিশেষভাবে প্রভাবিত করে রবীন্দ্রসংগীত।[20] গীতবিতান সংকলনে সংগৃহীত হয়েছে রবীন্দ্রনাথের সব গান।", "question_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা সঙ্গীত সংকলন গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "গীতবিতান", "start_byte": 2139, "limit_byte": 2163}]} {"id": "1741457876748527338-0", "language": "bengali", "document_title": "গুপ্ত সাম্রাজ্য", "passage_text": "\nগুপ্ত সাম্রাজ্য (সংস্কৃত: गुप्त राजवंश, Gupta Rājavaṃśa) ছিল একটি প্রাচীন ভারতীয় সাম্রাজ্য। আনুমানিক খ্রিষ্টীয় ৩২০ থেকে ৫৫০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ে ভারতীয় উপমহাদেশের অধিকাংশ অঞ্চল জুড়ে এই সাম্রাজ্য প্রসারিত ছিল।[1] মহারাজ শ্রীগুপ্ত ধ্রুপদি সভ্যতা-র আদর্শে এই সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।[2] গুপ্ত শাসকদের ভারতে যে শান্তি ও সমৃদ্ধি স্থাপিত হয়েছিল, তার ফলশ্রুতিতে দেশ বৈজ্ঞানিক ও শিল্পক্ষেত্রে বিশেষ উৎকর্ষ লাভ করতে সক্ষম হয়।[3] গুপ্তযুগকে বলা হয় ভারতের স্বর্ণযুগ।[4] এই যুগ ছিল আবিষ্কার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বাস্তুবিদ্যা, শিল্প, ন্যায়শাস্ত্র, সাহিত্য, গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, ধর্ম ও দর্শনের বিশেষ উৎকর্ষের যুগ; বর্তমান হিন্দু সংস্কৃতি মূলত এই যুগেরই ফসল।[5] গুপ্ত যুুগের আমলে অনেক পণ্ডিত ব্যক্তি যেমন কালিদাস, আর্যভট্ট, বরাহমিহির, বিষ্ণু শর্মা -এর অবির্ভাব হয়েছিলো। \nপ্রথম চন্দ্রগুপ্ত, সমুদ্রগুপ্ত ও দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত ছিলেন গুপ্ত সাম্রাজ্যের সর্বাপেক্ষা প্রসিদ্ধ সম্রাট।[6]", "question_text": "গুপ্ত বংশের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "শ্রীগুপ্ত", "start_byte": 578, "limit_byte": 605}]} {"id": "6451635198572043893-33", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "\n\nবাইবেল হল খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ। বাইবেল (বিবলজ) শব্দটি উদ্ভুত হয়েছে বা 'পাওযা' গ্রীক বিবলিয়া শব্দ থেকে, যার অর্থ 'একটি পুস্তক'। এটি প্যাপিরাস গাছের ছাল। বাইবেল হচ্ছে শাস্ত্র লিপি বা পুস্তক, ঈশ্বরের বাক্য। বাইবেল হলো ৬৬টি পুস্তকের একটি সংকলন, যা দুটি প্রধান ভাগে বিভক্ত— ৩৯টি পুস্তক সম্বলিত পুরাতন নিয়ম বা ওল্ড টেস্টামেন্ট, এবং ২৭টি পুস্তক সম্বলিত নতুন নিয়ম বা নিউ টেস্টামেন্ট। খ্রিস্টধর্মমতে, ১৬০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ৪০জন লেখক বাইবেল রচনা করেছিলেন। এরা ছিলেন পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের বিভিন্ন লোক। বাইবেলের মুখ্য বিষয়বস্তু বা কেন্দ্রমণি হলেন যীশু। পুরাতন নিয়ম মূলত হিব্রু ভাষায় লিখিত, তবে দানিয়েল ও ইষ্রা পুস্তক দুটির কিছু অংশ অরামীয় ভাষায় লিখিত। নুতন নিয়ম গ্রীক ভাষায় রচিত। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ এই বাইবেল লিখেছেন। খ্রিস্টানগণ বিশ্বাস করেন, এই বাইবেল রচনা হয়েছিল খ্রিস্টীয় ত্রিত্ববাদের অন্যতম পবিত্র আত্মার সহায়তায়। পৃথিবীর অনেক ভাষায় বাইবেল অনুবাদ হয়েছে। বাইবেলে বলা হয়েছে যে মানুষের গুনাহ্‌ থেকে নাজাত করার জন্য ঈশ্বর তাঁর মনোনিত ব্যক্তি যীশুকে দুনিয়াতে প্রেরণ করেন। যে কেউ যীশুর প্রতি বিশ্বাস করে এবং পাপ মাফ পাবার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে ঈশ্বরের দিকে ফেরে সেই মুক্তি পায়। বাইবেলের ইউহোন্না খন্ডের ১৪ রুকু ৬ আয়াতে বলা হয়েছে, \"আমিই (যীশুই) পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে (অর্থাৎ ঈশ্বরের কাছে) যেতে পারে না।\" ইসলাম ধর্মে \"বাইবেল\" বলে কোনো ধর্মগ্রন্থের উল্লেখ পাওয়া যায় না। উল্লেখ পাওয়া যায়, ঈশ্বরের বাণীবাহক ঈসার [আ.] প্রতি অবতীর্ণ ইঞ্জিল নামক ধর্মগ্রন্থের। কুরআনে বর্ণিত ঈসাকেই বাইবেলে যীশু বলা হয়। তবে মুসলিমরা বিশ্বাস করে বাইবেল আল্লাহর গ্রন্থ ইনযিলের পরিবর্তিত গ্রন্থ। কারণ মুসলিম ধারণা মতে, খ্রিস্টান পন্ডিতরা ইনযিলে পরিবর্তন সাধন করেছে[57]।", "question_text": "খ্রিস্টধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "বাইবেল", "start_byte": 2, "limit_byte": 20}]} {"id": "4954691949186956711-1", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য ([دَوْلَتِ عَلِيّهٔ عُثمَانِیّه, Devlet-i Aliyye-i Osmâniyye]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help), আধুনিক তুর্কি: [Osmanlı İmparatorluğu বা Osmanlı Devleti]error: {{lang}}: text has italic markup (help)), ঐতিহাসিকভাবে তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক বলে পরিচিত, ছিল একটি ইসলামি সাম্রাজ্য। ১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রথম উসমান উত্তরপশ্চিম আনাতোলিয়ার দ্বায়িত্ব পান সেলযুক সাম্রাজ্য কতৃক। প্রথম দিকে সেলযুক সাম্রাজ্যের প্রতি অনুগত থাকলেও সেলজুক সাম্রাজ্যের ক্রান্তিলগ্নে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।\nএবং ধীরে ধীরে একটি বৃহত সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেলজুক রাজবংশের জামাতাও ছিলেন [7] এবং প্রথম উসমানের মাতা হালিমে সুলতান ছিলেন সেলজুক শাহজাদা নুমান এর মেয়ে অর্থাৎ আর্তুগুলের স্ত্রী প্রথম মুরাদ কর্তৃক বলকান জয়ের মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্য বহুমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হয়ে উঠে এবং খিলাফতের দাবিদার হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের কনস্টান্টিনোপল জয় করার মাধ্যমে উসমানীয়রা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য উচ্ছেদ করে।\n১৫২৬ সালে হাঙ্গেরি জয়ের পর ইউরোপের বলকান অঞ্চল সমূহ নিয়ে বড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।\n[8][9][10]", "question_text": "অটোমান সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "প্রথম উসমান", "start_byte": 630, "limit_byte": 661}]} {"id": "-3031730363717747875-0", "language": "bengali", "document_title": "মঙ্গোল সাম্রাজ্য", "passage_text": "মঙ্গোল সাম্রাজ্য ১২শ শতকের শুরুতে মঙ্গোল সেনাপতি চেঙ্গিস খান প্রতিষ্ঠিত একটি বিশালাকার সাম্রাজ্য। ১২শ শতকের শেষে এসে প্রায় সমস্ত পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া এবং মধ্য ইউরোপ পর্যন্ত এটি বিস্তৃত ছিল। এটি ইতিহাসের সর্ববৃহৎ অবিচ্ছিন্ন স্থলসাম্রাজ্য।", "question_text": "মঙ্গল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "চেঙ্গিস খান", "start_byte": 133, "limit_byte": 164}]} {"id": "7507093763843636950-34", "language": "bengali", "document_title": "চীনের ইতিহাস", "passage_text": "Jurchen ছিলেন ঝিন বংশের প্রতিষ্ঠাতা যিনি মঙ্গলদের দ্বারা পরাজিত হয়েছিলেন। এরপর মঙ্গলরা দক্ষিণ সং রাজ্যের দিকে অগ্রসর হয় এবং এক দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এটাই ছিল প্রথম যুদ্ধ যেখানে আগ্নেয়াস্ত্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই যুদ্ধের পরবর্তী সময়কে বলা হয় Pax Mongolica, এ সময় মার্কো পোলো ও অন্যান্য ইউরোপীয় পরিব্রাজকরা চীন ভ্রমণ করেন এবং চীন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য ইউরোপে পৌছায়। ইউয়ান শাসনামলে, মঙ্গলদেরকে দুইটি অংশে ভাগ করা হয়, একটি অংশ স্তেপে থেকে যায় এবং আর একটি অংশ চৈনিক রীতিনীতি গ্রহন করে। চেঙ্গিস খানের পৌত্র কুবলাই খান ইউয়ান বংশ প্রতিষ্ঠা করেন। ইউয়ান শাসনামলে সর্ব প্রথম বেইজিং থেকে সমগ্র চীন সম্রাজ্য পরিচালিত হয়। এর আগে ঝিন সম্রাটদের রাজধানী ছিল বেইজিং। কিন্তু তারা সমগ্র চীনের শাসক ছিলেন না।\nমঙ্গলদের আগ্রাসনের পূর্বে চীনের জনসংখ্যা ছিল ১২০ মিলিয়ন। ১২৭৯ সালে যুদ্ধ শেষ হবার পর চীনের জনসংখ্যা ছিল ৬০ মিলিয়নের মত।[25] Frederick W. Mote এর মতে যুদ্ধ জনসংখ্যার এই ব্যাপক হ্রাসের একমাত্কার করান ছিল না। পূর্বে জনসংখ্যার গণনা সঠিক ছিল না বলে তিনি মনে করেন।", "question_text": "ইউয়ান রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "কুবলাই খান", "start_byte": 1402, "limit_byte": 1430}]} {"id": "-592200509845313465-0", "language": "bengali", "document_title": "ফরাসি বিপ্লব", "passage_text": "ফরাসি বিপ্লব (French: Révolution française) (১৭৮৯–১৭৯৯) ফরাসি, ইউরোপ এবং পশ্চিমা সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই বিপ্লবের সময় ফ্রান্সে নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র বিলুপ্ত হয়ে প্রজাতান্ত্রিক আদর্শের অগ্রযাত্রা শুরু হয় এবং একই সাথে দেশের রোমান ক্যাথলিক চার্চ সকল গোঁড়ামী ত্যাগ করে নিজেকে পুনর্গঠন করতে বাধ্য হয়। ফরাসি বিপ্লবকে পশ্চিমা গণতন্ত্রের ইতিহাসে একটি জটিল সন্ধিক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় যার মাধ্যমে পশ্চিমা সভ্যতা নিরঙ্কুশ রাজনীতি এবং অভিজাততন্ত্র থেকে নাগরিকত্বের যুগে পদার্পণ করে।", "question_text": "ফরাসি বিপ্লব কবে সংঘটিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৭৮৯", "start_byte": 69, "limit_byte": 81}]} {"id": "1419872019035236968-0", "language": "bengali", "document_title": "প্যারিস", "passage_text": "প্যারিস বা পারি (French: Paris [paʁi](listen) পারি) ফ্রান্সের রাজধানী। শহরটি উত্তর ফ্রান্সে ইল-দ্য-ফ্রঁস অঞ্চলের প্রাণকেন্দ্রে সেন নদীর তীরে অবস্থিত। প্রশাসনিক সীমানার ভেতরে প্যারিসের প্রাক্কলিত জনসংখ্যা ২,২১১,১৯৭।[1] প্রশাসনিক সীমানা ছাড়িয়ে প্যারিসকে কেন্দ্র করে অবিচ্ছিন্নভাবে একটি সু-বৃহৎ নগর এলাকা গড়ে উঠেছে, যা প্যারিস \"নগর এলাকা\" (unité urbaine উ্যনিতে উ্যর্বেন) নামে পরিচিত; এই নগর এলাকায় প্রায় এক কোটি লোকের বসবাস।[2]। এই নগর এলাকা ও তার আশেপাশের প্যারিস-কেন্দ্রিক উপ-শহরগুলি মিলে প্যারিস এয়ার উ্যর্বেন বা প্যারিস মেট্রোপলিটান এলাকা গঠন করেছে, যার জনসংখ্যা ১ কোটি ২০ লক্ষ।[3]। ইউরোপের এ জাতীয় মেট্রোপলিটান এলাকাগুলির মধ্যে এটি অন্যতম বৃহৎ একটি এলাকা।[4]।", "question_text": "পারিস কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "সেন", "start_byte": 292, "limit_byte": 301}]} {"id": "-1649179077570136355-2", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ূন আহমেদ", "passage_text": "১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী তাঁকে আটক করে এবং নির্যাতনের পর হত্যার জন্য গুলি চালায়। তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে যান।[2] হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাস নন্দিত নরকে, ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয়। সত্তর দশকের এই সময় থেকে শুরু করে মৃত্যু অবধি তিনি ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কারিগর। এই কালপর্বে তাঁর গল্প-উপন্যাসের জনপ্রিয়তা ছিল তুলনারহিত। তাঁর সৃষ্ট হিমু এবং মিসির আলি ও শুভ্র চরিত্রগুলি বাংলাদেশের যুবকশ্রেণীকে গভীরভাবে উদ্বেলিত করেছে। বিজ্ঞান কল্পকাহিনীও তাঁর সৃষ্টিকর্মের অন্তর্গত, তাঁর রচিত প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী তোমাদের জন্য ভালোবাসা। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রসমূহ পেয়েছে অসামান্য দর্শকপ্রিয়তা। তবে তাঁর টেলিভিশন নাটকগুলি ছিল সর্বাধিক জনপ্রিয়। সংখ্যায় বেশি না হলেও তাঁর রচিত গানগুলোও জনপ্রিয়তা লাভ করে। তাঁর অন্যতম উপন্যাস হলো মধ্যাহ্ন, জোছনা ও জননীর গল্প, মাতাল হাওয়া, লীলাবতী, কবি, বাদশাহ নামদার ইত্যাদি। বাংলা সাহিত্যের উপন্যাস শাখায় অসামান্য অবদানের জন্য তিনি ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমি প্রদত্ত বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে তাঁর অবদানের জন্য ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে একুশে পদকে ভূষিত করে।", "question_text": "জনপ্রিয় কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "নন্দিত নরকে", "start_byte": 518, "limit_byte": 549}]} {"id": "-570380657390282040-0", "language": "bengali", "document_title": "সুন্দরবন", "passage_text": "সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম। গঙ্গা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুই জেলা উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জুড়ে বিস্তৃত। সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি।[2]। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার[3] রয়েছে বাংলাদেশে [4] এবং বাকি অংশ রয়েছে ভারতের মধ্যে। সুন্দরবন ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এর বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ বস্তুত একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিখণ্ডের সন্নিহিত অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে; যথাক্রমে “সুন্দরবন” ও “সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান” নামে। সুন্দরবনকে জালের মত জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ক্ষুদ্রায়তন দ্বীপমালা। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল।[3] বনভূমিটি, স্বনামে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়াও নানান ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। জরিপ মোতাবেক ১০৬ বাঘ ও ১০০০০০ থেকে ১৫০০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে এখন সুন্দরবন এলাকায়। ১৯৯২ সালের ২১শে মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক ঘুরতে আসে। দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটক সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দার্যে মুগ্ধ। করার মাধ্যমে তার প্রকৃতি থেকে বিভিন্ন জ্ঞান অর্জন করে।", "question_text": "সুন্দরবনের কত পরিমান এলাকা জুড়ে ম্যানগ্রোভ অরণ্য বিস্তৃত ?", "answers": [{"text": "১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 1210, "limit_byte": 1267}]} {"id": "3213329746328156880-2", "language": "bengali", "document_title": "হাভিয়ের মাশ্চেরানো", "passage_text": "২০০৮ সালে ১৮.৬ মিলিয়ন পাউন্ড স্থানান্তর ফি এর বিনিময়ে দাপ্তরিকভাবে লিভারপুলে যোগ দেন মাশ্চেরানো। ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে আর্জেন্টিনার হয়ে দ্বিতীয়বারের মত স্বর্ণপদক জেতেন তিনি। ২০১০ সালে তিনি স্পেনীয় ক্লাব বার্সেলোনায় যোগ দেন ২ কোটি ৪ লক্ষ ইউরোর বিনিময়ে। বার্সেলোনাতে তিনি তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বেশি সময় অতিবাহিত করেন। প্রায় ৮ বছর বার্সেলোনায় কাটানোর পর, ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে তিনি চীনা ক্লাব হেবেই চীন ফরচুনে যোগ দেন।", "question_text": "হাভিয়ের আলেহান্দ্রো মাশ্চেরানো কোন সাল থেকে হেবেই চীন ফরচুন দলের হয়ে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "২০১৮", "start_byte": 1003, "limit_byte": 1015}]} {"id": "-9028170899444700916-5", "language": "bengali", "document_title": "মিশর", "passage_text": "আরবি ভাষা মিশরের সরকারি ভাষা। মিশরের জনগণেরর অধিকাংশই আরবি ভাষাতে কথা বলে। মিশরে আরবি ভাষার বেশ কিছু স্থানীয় কথ্য উপভাষা প্রচলিত। মিশরের জিপসি সম্প্রদায়ের প্রায় অর্ধেক লোক জিপসি দোমারি ভাষাতে কথা বলেন। এছাড়াও এখানে আর্মেনীয় ভাষা, গ্রিক ভাষা এবং নীল নুবীয় ভাষা প্রচলিত। কিছু ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদিতে সীমিত পরিমাণে কপ্টীয় ভাষা ব্যবহার করা হয়। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও পর্যটন শিল্পে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়।", "question_text": "মিশরের সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "আরবি", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-9054487007298731671-9", "language": "bengali", "document_title": "জয়নুল আবেদিন", "passage_text": "জয়নুল আবেদিন ব্যক্তিগত জীবনে জাহানারা আবেদিনের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন।[5]", "question_text": "জয়নুল আবেদিনের স্ত্রীর নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "জাহানারা আবেদিনে", "start_byte": 82, "limit_byte": 128}]} {"id": "6335513146364399542-1", "language": "bengali", "document_title": "বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য", "passage_text": "ঠিক কবে এই সাম্রাজ্যের যাত্রা শুরু হয়েছিল তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়, কারণ বিশেষজ্ঞদের মধ্যেও এ নিয়ে মতভেদ আছে। অনেকের মতে রোমান সম্রাট প্রথম কন্সট্যান্টাইন (রাজত্বকাল: ৩০৬ - ৩৩৭ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন প্রথম বাইজেন্টাইন সম্রাট। সম্রাট কনস্টান্টিনই ৩৩০ খ্রিস্টাব্দে রোম থেকে তার রাজধানী বাইজান্টিয়ামে সরিয়ে আনেন এবং এই শহরকে কন্সটান্টিনোপল নামে পুনর্গঠিত করেন যাকে অনেকেই নতুন রোম নামে অভিহিত করে থাকেন।", "question_text": "বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের সর্বপ্রথম সম্রাট কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "প্রথম কন্সট্যান্টাইন", "start_byte": 370, "limit_byte": 428}]} {"id": "-3297833154716405526-0", "language": "bengali", "document_title": "ডেভিড ওয়ার্নার", "passage_text": "ডেভিড অ্যান্ড্রু ওয়ার্নার (English: David Andrew Warner; জন্ম: ২৭ অক্টোবর, ১৯৮৬) নিউ সাউথ ওয়েলস প্রদেশের প্যাডিংটনে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার।[1] খুবই দ্রুত রান সংগ্রহকারী বামহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে তার সুনাম রয়েছে। এছাড়াও দলের প্রয়োজনে উইকেট-রক্ষণেও ভূমিকা রাখেন। অস্ট্রেলিয়ার ১৩২ বছরের ক্রিকেট ইতিহাসে ডেভিড ওয়ার্নার হচ্ছেন প্রথম ক্রিকেটার যিনি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলার কোনরূপ পূর্ণ অভিজ্ঞতা ছাড়াই জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলার সুযোগ পেয়েছেন।[2] বর্তমানে তিনি নিউ সাউথ ওয়েলস, সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ এবং সিডনি থান্ডারের পক্ষ হয়ে খেলছেন।[3]", "question_text": "ডেভিড অ্যান্ড্রু ওয়ার্নার কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২৭ অক্টোবর, ১৯৮৬", "start_byte": 120, "limit_byte": 162}]} {"id": "-5405519049490965730-0", "language": "bengali", "document_title": "আত্মহত্যা", "passage_text": "আত্মহত্যা বা আত্মহনন (English: Suicide) হচ্ছে একজন নর কিংবা নারী কর্তৃক ইচ্ছাকৃতভাবে নিজের জীবন বিসর্জন দেয়া বা স্বেচ্ছায় নিজের প্রাণনাশের প্রক্রিয়াবিশেষ। ল্যাটিন ভাষায় সুই সেইডেয়ার থেকে আত্মহত্যা শব্দটি এসেছে, যার অর্থ হচ্ছে নিজেকে হত্যা করা। যখন কেউ আত্মহত্যা করেন, তখন জনগণ এ প্রক্রিয়াকে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রচার করে। ডাক্তার বা চিকিৎসকগণ আত্মহত্যার চেষ্টা করাকে মানসিক অবসাদজনিত গুরুতর উপসর্গ হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন। ইতোমধ্যেই বিশ্বের অনেক দেশেই আত্মহত্যার প্রচেষ্টাকে এক ধরনের অপরাধরূপে ঘোষণা করা হয়েছে।[1] অনেক ধর্মেই আত্মহত্যাকে পাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[2][3][4][5] যিনি নিজেই নিজের জীবন প্রাণ বিনাশ করেন, তিনি - আত্মঘাতক, আত্মঘাতী বা আত্মঘাতিকা, আত্মঘাতিনীরূপে সমাজে পরিচিত হন।", "question_text": "আত্মহত্যা শব্দটি কোন শব্দ থেকে এসেছে ?", "answers": [{"text": "ল্যাটিন ভাষায় সুই সেইডেয়ার", "start_byte": 398, "limit_byte": 476}]} {"id": "6680060249877662086-1", "language": "bengali", "document_title": "আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "যদিও ক্লাবটির প্রতিষ্ঠা ১৮৮৬ সালে, আর্সেনালের সাফল্যের সূচনা ১৯৩০ সালে প্রথমবারের মতো লীগ চ্যাম্পিয়ন শিরোপা জয়ের মধ্য দিয়ে। ১৯৭০- ৭১ মৌসুমে বিংশ শতাব্দীর প্রথম দল হিসাবে আর্সেনাল যুগ্ম শিরোপা জয় করে। শেষের বিশটি বছর ছিল ক্লাবটির স্বর্ণ যুগ। এসময় তারা দ্বিতীয়বারের মতো আবার ২০০৩- ০৪ মৌসুমে যুগ্ম শিরোপা জয় করে। এই মৌসুমেই তারা অপরাজিত থেকে লীগ শিরোপা জয় করে। ২০০৫- ০৬ সালে তারা লন্ডনের প্রথম ক্লাব হিসাবে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্‌স লীগের ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়।", "question_text": "আর্সেনাল নামক ফুটবল ক্লাবটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৮৬ সালে", "start_byte": 66, "limit_byte": 91}]} {"id": "1218251034389549207-17", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো", "passage_text": "রিয়াল মাদ্রিদ ২০০৭ এর এপ্রিলে ৮০ মিলিয়ন ইউরোর (৫৪ মিলিয়ন পাউন্ড) বিনিময়ে রোনালদোকে কিনতে প্রস্তুত ছিল।[23] তবে ২০০৭ সালের মার্চ মাসের শুরুতে রোনালদো ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড নিশ্চিত করে যে তার বর্তমান চুক্তি নবায়ণের জন্য আলোচনা শুরু করেছেন। ১৩ এপ্রিল ২০০৭ তারিখে রোনালদো প্রতি সপ্তাহে ১২০,০০০ পাউন্ডের বিনিময়ে ইউনাইটেডের সাথে পাঁচ বছর মেয়াদী চুক্তি করেন যা ইউনাইটেডের ইতিহাসে একটি রেকর্ড। [24] তিনি বলেন, \"আমি দলে খুশি ও আমি ট্রফি জিততে চাই। আশাকরি এই মৌসুমেই আমরা সেটা করব।\" \n[25]", "question_text": "ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো বর্তমানে কোন ফুটবল ক্লাবের হয়ে খেলেন ?", "answers": [{"text": "ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড", "start_byte": 405, "limit_byte": 466}]} {"id": "-4232372374663976911-2", "language": "bengali", "document_title": "মহাভারত", "passage_text": "প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাভারত-এর রচয়িতা ব্যাসদেব। অনেক গবেষক এই মহাকাব্যের ঐতিহাসিক বিকাশ ও রচনাকালীন স্তরগুলি নিয়ে গবেষণা করেছেন। অধুনা প্রাপ্ত পাঠটির প্রাচীনতম অংশটি মোটামুটি ৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ রচিত হয়।[1] মহাভারতের মূলপাঠটি তার বর্তমান রূপটি পরিগ্রহ করে গুপ্তযুগের প্রথমাংশে (খ্রিষ্টীয় চতুর্থ শতাব্দী)।[2] মহাভারত কথাটির অর্থ হল ভরত বংশের মহান উপাখ্যান। গ্রন্থেই উল্লিখিত হয়েছে যে ভারত নামে ২৪,০০০ শ্লোকবিশিষ্ট একটি ক্ষুদ্রতর আখ্যান থেকে মহাভারত মহাকাব্যের কাহিনিটি বিস্তার লাভ করে।[3]", "question_text": "মহাভারত কে রচনা করেন ?", "answers": [{"text": "ব্যাসদেব", "start_byte": 121, "limit_byte": 145}]} {"id": "-7770498720556738727-5", "language": "bengali", "document_title": "থাকসিন সিনাওয়াত্রা", "passage_text": "এক সময় তিনি পুলিশ বাহিনীর কর্মকর্তা ছিলেন। ১৯৮৭ সালে পুলিশ বাহিনী থেকে পদত্যাগ করে এডভান্সড ইনফো সার্ভিস মোবাইল ফোন অপারেটর, আইটি ও শিন কর্পোরেশন নামের টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান গড়েন।[6] এরফলে তিনি থাইল্যান্ডের অন্যতম ধনী ব্যক্তিত্বে পরিণত হন।", "question_text": "থাকসিন সিনাওয়াত্রা কোন কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ?", "answers": [{"text": "আইটি ও শিন কর্পোরেশন", "start_byte": 336, "limit_byte": 390}]} {"id": "7785418395801049085-0", "language": "bengali", "document_title": "আয়িশা", "passage_text": "\n\nআয়িশা বিনতে আবু বকর (রা.) ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সা.) এর স্ত্রীগণের মধ্যে একজন।[1] তিনি ছিলেন তাঁর তৃতীয় স্ত্রী। ইসলামের ঐতিহ্য অনুসারে, তাকে \"উম্মুল মু'মিনিন\" বা \"বিশ্বাসীদের মাতা\" হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। মুসলিম সম্প্রদায় তাকে নবী মুহাম্মদ (সা.) এর স্ত্রী হিসেবে অত্যন্ত সম্মান ও শ্রদ্ধা করে থাকেন। এছাড়া ইসলামের ঐতিহ্যগত ইতিহাসেও তার অবদান অনস্বীকার্য এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।[2][3][4]", "question_text": "মুহাম্মাদের স্ত্রী আয়িশার পুরো নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "আয়িশা বিনতে আবু বকর (রা.)", "start_byte": 2, "limit_byte": 66}]} {"id": "-8154256008658539900-14", "language": "bengali", "document_title": "ইসরায়েল", "passage_text": "ইসরায়েলের সঙ্গে ১৭০টি দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক আছে।[27] তবে ফিলিস্তিন বিবাদের জন্য মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে বৈরাগ সম্পর্ক রয়েছে।[28]", "question_text": "বর্তমানে ইসরায়েলের সঙ্গে মোট কতগুলো দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে ?", "answers": [{"text": "১৭০টি", "start_byte": 47, "limit_byte": 62}]} {"id": "928650191559020725-1", "language": "bengali", "document_title": "ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম", "passage_text": "\nকম্পিউটার আবিষ্কার এবং এর ব্যবহারের শুরুর দিকেই তথ্য তৈরী, সংরক্ষণ এবং খোঁজার কাজটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিলো। সর্বপ্রথম ১৯৬০ সালে, বিখ্যাত কম্পিউটার বিজ্ঞানী চার্লস বাকম্যান ডিবিএমএস তৈরী করেন। তিনি তখন জেনারেল ইলেট্রিকে কর্মরত ছিলেন। সেই ডিবিএমএসটির নাম দেয়া হয়েছিলো, ইন্টিগ্রেটেড ডাটা স্টোর(আইডিএস) । ষাটের দশকের শেষের দিকে আইবিএম ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নামে একটি ডিবিএমএস তৈরী করে। এই সফটওয়্যারটিই, তথ্যকে শ্রেনীক্রম অনুসারে কিভাবে সাজানো যায় তার একটি ধারনা দিয়েছিলো, যা বর্তমানে হায়ারারকিকাল ডাটা মডেল নামে পরিচিত। ১৯৭০ সালে এটস্খার কড, তথ্যকে পরিবেশন করার নতুন একটা মডেলের প্রস্তাব দেন। তিনি তখন আইবিএম'র স্যান হোস গবেষণাগারে কর্মরত ছিলেন। এই ধারনাটিই রিলেশনাল ডাটা মডেল নামে পরিচিত। ডিবিএমসের ক্রমবিকাশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু হয়, ইন্টারনেটের আবিষ্কার এবং এর বহুল ব্যবহারের পর থেকে। এখন ওয়েবসাইট ভিত্তিক ডাটাবেজকে উন্নত করার জন্য নানা ধরনের গবেষণা চলছে। [1]", "question_text": "কত সালে সর্বপ্রথম ডেটাবেজ আবিষ্কার করা হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬০", "start_byte": 338, "limit_byte": 350}]} {"id": "-2670844834375470266-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের সংবিধান", "passage_text": "\nভারতের সংবিধান ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন। এই সংবিধানে সরকারের গঠন, কার্যপদ্ধতি, ক্ষমতা ও কর্তব্য নির্ধারণ; মৌলিক অধিকার, রাষ্ট্রপরিচালনার নির্দেশমূলক নীতি, এবং নাগরিকদের কর্তব্য নির্ধারণের মাধ্যমে \nদেশের মৌলিক রাজনৈতিক আদর্শের রূপরেখাটি নির্দিষ্ট করা হয়েছে। ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত হওয়ার পর ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি থেকে এই সংবিধান কার্যকরী হয়।[1] উল্লেখ্য, ১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি জাতীয় কংগ্রেসের ঐতিহাসিক স্বাধীনতা ঘোষণার স্মৃতিতে ২৬ জানুয়ারি তারিখটি সংবিধান প্রবর্তনের জন্য গৃহীত হয়েছিল। সংবিধানে ভারতীয় রাজ্যসংঘকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র রূপে ঘোষণা করা হয়েছে; এই দেশের নাগরিকবৃন্দের জন্য ন্যায়বিচার, সাম্য ও স্বাধীনতা সুনিশ্চিত করা হয়েছে এবং জাতীয় সংহতি রক্ষার জন্য নাগরিকদের পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃভাব জাগরিত করে তোলার জন্য অনুপ্রাণিত করা হয়েছে। \"সমাজতান্ত্রিক\", \"ধর্মনিরপেক্ষ\" ও \"সংহতি\" এবং সকল নাগরিকের মধ্যে \"ভ্রাতৃভাব\" – এই শব্দগুলি ১৯৭৬ সালে একটি সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।[2] সংবিধান প্রবর্তনের স্মৃতিতে ভারতীয়রা প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি তারিখটি প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে উদযাপন করেন।[3] ভারতের সংবিধান বিশ্বের সার্বভৌম রাষ্ট্রগুলির মধ্যে বৃহত্তম[4] লিখিত সংবিধান। এই সংবিধানে মোট ২৪টি অংশে ৪৪৮টি ধারা, ১২টি তফসিল এবং ১১৩টি সংশোধনী বিদ্যমান।[5] ভারতের সংবিধানের ইংরেজি সংস্করণে মোট শব্দসংখ্যা ১১৭,৩৬৯। এই সংবিধানের প্রবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পূর্বপ্রচলিত ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের অবসান ঘটে। দেশের সর্বোচ্চ আইন হওয়ার দরুন, ভারত সরকার প্রবর্তিত প্রতিটি আইনকে সংবিধান-অনুসারী হতে হয়। সংবিধানের খসড়া কমিটির চেয়ারম্যান ড. ভীমরাও রামজি আম্বেডকর ছিলেন ভারতীয় সংবিধানের প্রধান স্থপতি।", "question_text": "ভারতের সংবিধানে মোট কয়টি ধারার উল্লেখ রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৪৪৮", "start_byte": 3223, "limit_byte": 3232}]} {"id": "4007802762822627124-18", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ূন আহমেদ", "passage_text": "২০০০ সালে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত হয় তার রচিত উপন্যাস বৃষ্টিবিলাস। মধ্যবিত্ত পরিবারের টান পোড়ন নিয়ে লেখা বইটি তার সর্বাধিক বিক্রিত বইয়ের একটি। ২০০০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই বইটির দ্বাদশ মুদ্রন বের করতে হয়।[38]\n২০০১ সালে দুই দুয়ারী চলচ্চিত্র সকল শ্রেণির দর্শকদের কাছে দারুন গ্রহণযোগ্যতা পায়। ছবিতে জাদু বাস্তবতার প্রকাশ পায় রিয়াজ অভিনীত রহস্য মানব চরিত্রের আশ্চর্য উপায়ে মানুষের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের চিত্রায়নের মধ্য দিয়ে।[39] এই চরিত্রে অভিনয় করে রিয়াজ শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। ২০০৩-এ নির্মাণ করে জমিদারদের কঠোর মনোভাব, বিলাসিতা আর শিল্পকর্মের প্রতি গভীর অনুরাগ নিয়ে চিত্রিত চলচ্চিত্র চন্দ্রকথা। এই ছবিতে তিনি একই সাথে মানবতা ও নিষ্ঠুরতার প্রতিফলন ঘটান।[39] ১৯৭১-এ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ২০০৪ সালে নির্মাণ করেন শ্যামল ছায়া চলচ্চিত্রটি। এটি ২০০৬ সালে শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের জন্য বাংলাদেশ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।[40] এছাড়াও চলচ্চিত্রটি কয়েকটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়।[41] ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর রচিত যুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস জোছনা ও জননীর গল্প।[42]", "question_text": "প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ রচিত \"বৃষ্টিবিলাস\" উপন্যাসটি কবে কবে প্রথম প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "২০০০ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 25}]} {"id": "3447785515269526586-2", "language": "bengali", "document_title": "জে কে রাউলিং", "passage_text": "১৯৬৫ সালের ৩১ জুলাই ইংল্যান্ডের গ্লুসেস্টারশায়ারের ইয়েটে শহরে জন্মগ্রহণ করেন জে.কে. রাউলিং। তার বাবার নাম পিটার এবং মায়ের নাম অ্যানি। তার বাবা ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার এবং মা ছিলেন গবেষণাগারের টেকনিশিয়ান। রাউলিং এর পুরো নাম জোয়ান ক্যাথলিন রাউলিং। রাউলিং এর ছোট আরও এক বোন রয়েছে। ছোটবেলাটা কাটে গ্রাম্য পরিবেশে।", "question_text": "ব্রিটিশ লেখিকা জে. কে. রাউলিং কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "ইয়েটে", "start_byte": 144, "limit_byte": 162}]} {"id": "-4308353061224907281-1", "language": "bengali", "document_title": "আবদুল হামিদ খান ভাসানী", "passage_text": "মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ১৮৮০ সালের ১২ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জের ধানগড়া পল্লীতে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা হাজী শারাফত আলী। হাজী শারাফত আলী ও বেগম শারাফত আলীর পরিবারে ৪ টি সন্তানের জন্ম হয়। একটি মেয়ে ও তিনটি ছেলে। মোঃ আব্দুল হামিদ খান সবার ছোট। তাঁর ডাক নাম ছিল চেগা মিয়া। ছেলে-মেয়ে বেশ ছোট থাকা অবস্থায় হাজী শারাফত আলী মারা যান। কিছুদিন পর এক মহামারীতে বেগম শারাফত ও দুই ছেলে মারা যায়। বেঁচে থাকেন ছোট শিশু আব্দুল হামিদ খান।", "question_text": "তৃণমূল রাজনীতিবিদ মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "সিরাজগঞ্জের ধানগড়া পল্লীতে", "start_byte": 144, "limit_byte": 221}]} {"id": "-3098689452531946990-1", "language": "bengali", "document_title": "গুরু নানক", "passage_text": "\nগুরু নানক ১৪৬৯ সালের ১৫ই এপ্রিল লাহোরের নিকটে অবস্থিত রায় ভোয় কি তালবন্দী গ্রামে এক হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে এই স্থানটি পাকিস্তানের নানকানা সাহিব নামে পরিচিত।[7][8] তার বাবার নাম ছিল মেহতা কল্যাণ দাস বেদী এবং মাতার নাম ছিল তৃপ্তা দেবী।[9] মেহতা কল্যাণ দাস বেদী একজন পাটোয়ারি ছিলেন যিনি গ্রামের মুসলিম জমিদার রায় বুল্লারের অধীনে চাকরি করতেন।[10]", "question_text": "গুরু নানকের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৪৬৯ সালের ১৫ই এপ্রিল", "start_byte": 27, "limit_byte": 84}]} {"id": "-1841901311634331881-1", "language": "bengali", "document_title": "মহাস্থানগড়", "passage_text": "প্রাচীর বেষ্টিত এই নগরীরভেতর রয়েছে বিভিন্ন আমলের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত এ স্থান পরাক্রমশালী মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন শাসকবর্গের প্রাদেশিক রাজধানী ও পরবর্তীকালে হিন্দু সামন্ত রাজাদের রাজধানী ছিল। তৃতীয় খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে পঞ্চদশ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত অসংখ্য হিন্দু রাজা ও অন্যান্য ধর্মের রাজারা রাজত্ব করেন।মহাস্থানগড়ের অবস্থান বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ।[3] বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১৩ কি.মি. উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে গেলেএই শহরের ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়৷।", "question_text": "মহাস্থানগড় প্রত্নস্থলটি ইতিহাসের কোন সময়ের সাক্ষ্য বহন করে ?", "answers": [{"text": "তৃতীয় খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে পঞ্চদশ খ্রিষ্টাব্দ", "start_byte": 592, "limit_byte": 725}]} {"id": "2697299354211256038-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল", "passage_text": "\n\n\nবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বা বিএনপি বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এই দল প্রতিষ্ঠা করেন। ৩০ এপ্রিল ১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান তার শাসনকে বেসামরিক করার উদ্দেশ্যে ১৯ দফা কর্মসূচি শুরু করেন। জেনারেল জিয়া যখন সিদ্ধান্ত নিলেন যে তিনি রাষ্ট্রপতির পদের জন্য নির্বাচন করবেন তখন তার নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) প্রতিষ্ঠিত হয়। এই দলের সমন্বয়ক ছিলেন বিচারপতি আব্দুস সাত্তার।", "question_text": "বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কত সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর", "start_byte": 215, "limit_byte": 278}]} {"id": "-5287748004079725730-7", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা আন্দোলন", "passage_text": "১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর পূর্ব পাকিস্তানের (পূর্ব বাংলা হিসেবেও পরিচিত) বাংলাভাষী ৪ কোটি ৪০ লক্ষ মানুষ ৬ কোটি ৯০ লাখ জনসংখ্যাবিশিষ্ট নবগঠিত পাকিস্তানের নাগরিকে পরিণত হয়।[2] কিন্তু পাকিস্তান সরকার, প্রশাসন এবং সামরিক বাহিনীতে পশ্চিম পাকিস্তানীদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল।[11] ১৯৪৭ সালে করাচীতে অনুষ্ঠিত জাতীয় শিক্ষা সম্মেলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণাপত্রে উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ব্যবহারের সুপারিশসহ প্রচারমাধ্যম ও বিদ্যালয়ে কেবলমাত্র উর্দু ব্যবহারের প্রস্তাব করা হয়।[12][13] তাৎক্ষণিকভাবে এ প্রস্তাবের বিরোধিতা ও প্রতিবাদ জানানো হয়। ওই সমাবেশে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা এবং পূর্ব পাকিস্তানে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহারের প্রবল দাবি উত্থাপন করা হয়।[14] কিন্তু পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশন বাংলাকে তাদের অনুমোদিত বিষয়তালিকা থেকে বাদ দেয় ও সাথে সাথে মুদ্রা এবং ডাকটিকেট থেকেও বাংলা অক্ষর বিলুপ্ত করে। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ফজলুর রহমান মালিক উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা বানানোর জন্যে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেন।[15] পূর্ব পাকিস্তানে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয় এবং ১৯৪৭ সালের ৮ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ছাত্রদের একটি বিশাল সমাবেশে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদাদানের আনুষ্ঠানিক দাবি উত্থাপন করা হয়। দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ছাত্ররা ঢাকায় মিছিল এবং সমাবেশের আয়োজন করে।[2]", "question_text": "বাংলাদেশে কত সালে ভাষা আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৪৭", "start_byte": 2726, "limit_byte": 2738}]} {"id": "4118938039936715557-12", "language": "bengali", "document_title": "মনোরোগ বিজ্ঞান", "passage_text": "রোগীকে বন্ধন থেকে মুক্ত করার পোষকতা করা প্রথম ব্যক্তি ছিলেন 'ফিলিপ পিনেল' (Philippe Pinel)। তিনি ১৭৯৩ সালে প্যারিস-এর 'বিয়েট্রি' (Bisetr / Bicetre) চিকিৎসালয়র রোগীদেরকে আবদ্ধ করে রাখার নিয়ম বন্ধ করে দিয়েছিলেন। পিনেলের এই কাজকে মানসিক রোগ বিজ্ঞানের সাথে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক মাইলফলক বলে গণ্য করা হয়। তাঁকে 'মনোরোগ বিজ্ঞানের জনক' বলে অভিহিত করা হয়।[2] রোগীকে বন্ধন মুক্ত করে সাধারণ মানুষের মতো চিকিৎসা করতে সাহায্য করা তাঁর মতবাদকে 'মানবীয় চিকিৎসা' (Moral Treatment) নাম দেওয়া হয়েছিল। অবশ্য এই মতবাদ সম্পূর্ণরূপে পিনেলের সৃষ্টি ছিল না। এই মতবাদের সঙ্গে 'জঁ বাপ্টিস্ট পুসি'-র (Jean-Baptiste Pussin (1745-1811)) অবদানের কথা তিনি নিজেই উল্লেখ করে গেছেন। পিনেল মানসিক রোগীদের লক্ষণ সমূহ অধ্যয়ন করার ক্ষেত্রে জোর দেন। এই ধারণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই কারণেই যে আজও মানসিক রোগের নিদানের জন্য লক্ষণের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখায় রোগের নিদান রোগের কারণের উপর ভিত্তি করে করা হয়। মানসিক রোগের কারণসমূহ এখনও বিশদভাবে জানা যায়নি, এজন্য এই ব্যবস্থা এখনও মেনে চলা হচ্ছে। পিনেলের এই অবদান পরবর্তীতে মানসিক রোগের শ্রেণীবিভাগ করতে বিশেষ আগ্রহ যোগায়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম মনোবৈজ্ঞানিক কে ?", "answers": [{"text": "ফিলিপ পিনেল", "start_byte": 161, "limit_byte": 192}]} {"id": "3409029384822123562-2", "language": "bengali", "document_title": "মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "১৯৩৪ সালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সফরের মাধ্যমে প্রথমবারের মতো মহিলাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা শুরু হয়। ২৮-৩১ ডিসেম্বর, ১৯৩৪ তারিখে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্ট খেলায় ইংল্যান্ড দল জয় তুলে নেয়।[2] পরের বছর নিউজিল্যান্ড প্রথম টেস্ট খেলে। ১৯৬০ সালে পর্যন্ত কেবলমাত্র ঐ তিন দেশই মহিলাদের ক্রিকেটে একমাত্র টেস্টভূক্ত দল ছিল। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বেশ কয়েকটি খেলায় অংশ নেয়।[2]", "question_text": "প্রথম কত সালে ভারতে আন্তর্জাতিক মহিলা ক্রিকেট ম্যাচ চালু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৩৪", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-3789521823129509027-0", "language": "bengali", "document_title": "প্যালিওজোয়িক", "passage_text": "\nপ্যালিওজোয়িক (অথবা প্যালেওজোয়িক) মহাযুগ (/ˌpeɪliəˈzoʊɪk, ˌpæ-/;[1][2] গ্রীক শব্দ palaios- প্যালিওস (παλαιός), “প্রাচীন” এবং zoe- জোয় (ζωή), “জীবন” থেকে এসেছে, অর্থ “প্রাচীন জীবন” [3]) এবং এটি ফ্যানারোজোয়িক অধিযুগের তিনটি ভূতাত্ত্বিক মহাযুগের মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রারম্ভিক মহাযুগ। এটি ফ্যানারোজোয়িক অধিযুগের সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ মহাযুগ যার ব্যাপ্তি ছিল ৫৪১ মিলিয়ন বছর পূর্ব হতে ২৫১.৯০২ মিলিয়ন বছর পূর্ব পর্যন্ত এবং এটি ছয়টি ভূতাত্ত্বিক যুগে বিভক্ত (প্রাচীনতম হতে নবীনতম): ক্যাম্ব্রিয়ান, অর্ডোভিশিয়ান, সিলুরিয়ান, ডেভোনিয়ান, কার্বনিফেরাস এবং পার্মিয়ান। প্যালিওজোয়িক মহাযুগ প্রোটেরোজোয়িক অধিযুগের নিওপ্রোটেরোজোয়িক মহাযুগের পরে আসে যেটা আবার মেসোজোয়িক মহাযুগের পরে আসে।", "question_text": "প্যালিওজোয়িক মহাযুগের অন্তর্গত প্রথম অধিযুগের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ফ্যানারোজোয়িক", "start_byte": 430, "limit_byte": 472}]} {"id": "-1594011751990624149-3", "language": "bengali", "document_title": "জীবনানন্দ দাশ", "passage_text": "জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারি[1] ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমানে বাংলাদেশ) অন্তর্গত বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পূর্বপুরুষেরা ছিলেন বাংলাদেশের ঢাকা জেলার বিক্রমপুর পরগণা নিবাসী। তাঁর পিতামহ সর্বানন্দ দাশগুপ্ত (১৮৩৮-৮৫) বিক্রমপুর থেকে বরিশালে নিবাস স্থানান্তরিত করেন।[7] সর্বানন্দ দাশগুপ্ত জন্মসূত্রে হিন্দু ছিলেন; পরে ব্রাহ্মধর্মে দীক্ষা নেন। তিনি বরিশালে ব্রাহ্ম সমাজ আন্দোলনের প্রাথমিক পর্যায়ে অংশগ্রহণ করেন এবং তাঁর মানবহিতৈষী কাজের জন্যে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হন।[8] জীবনানন্দের পিতা সত্যানন্দ দাশগুপ্ত সর্বানন্দের দ্বিতীয় পুত্র। সত্যানন্দ দাশগুপ্ত (১৮৬৩-১৯৪২) ছিলেন বরিশাল ব্রজমোহন স্কুলের শিক্ষক, প্রাবন্ধিক, বরিশাল ব্রাহ্ম সমাজের সম্পাদক এবং ব্রাহ্মসমাজের মুখপত্র ব্রাহ্মবাদী পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা-সম্পাদক।", "question_text": "জীবনানন্দ দাশের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সত্যানন্দ দাশগুপ্ত", "start_byte": 1406, "limit_byte": 1458}]} {"id": "5934957179213593565-8", "language": "bengali", "document_title": "মৌর্য্য সাম্রাজ্য", "passage_text": "অশোকের মৃত্যুর পরবর্তী পঞ্চাশ বছর দশরথ, সম্প্রতি, শালিশুক, দেববর্মণ, শতধনবান ও বৃহদ্রথ এই ছয় জন সম্রাটের রাজত্বকালে মৌর্য্য সাম্রাজ্য দুর্বল হতে থাকে। শেষ সম্রাট বৃহদ্রথ নিজ সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতি পুষ্যমিত্র শুঙ্গ কর্তৃক নিহত হওয়ার পর, মৌর্য্য সাম্রাজ্যের পতন এবং শুঙ্গ সাম্রাজ্যের সূচনা ঘটে।[28]:২৪, ২৫", "question_text": "মৌর্য্য সাম্রাজ্যের সর্বশেষ রাজা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বৃহদ্রথ", "start_byte": 433, "limit_byte": 454}]} {"id": "-4814390249866358431-4", "language": "bengali", "document_title": "ছায়াপথ", "passage_text": "পারস্যদেশীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী আল সুফি সর্বপ্রথম কুণ্ডলাকার ছায়াপথের বর্ণনা করেন। তার বর্ণনাটি ছিল ধ্রুবমাতা মণ্ডলের একটি ছায়াপথের। ১৬১০ সালে গ্যালিলিও গ্যালিলি একটি দূরবীক্ষণ যন্ত্র দ্বারা রাতের আকাশে আকাশগঙ্গা ছায়াপথ পর্যবেক্ষণ করেন যা তখন আকাশে আলোর একটি উজ্জ্বল ব্যান্ড হিসেবে পরিচিত ছিল। তিনি দেখেন যে এটি অসংখ্য ক্ষীণ আলোকবিশিষ্ট তারার সমন্বয়ে গঠিত। ১৭৫৫ সালে ইমানুয়েল কান্ট টমাস রাইটকৃত প্রাচীন একটি গবেষণা উপর ভিত্তি করে কিছু ছবি আঁকার সময় উল্লেখ করেন যে ছায়াপথ অনেকগুলো তারার সমন্বয়ে গঠিত একটি ঘূর্ণায়মান জ্যোতিষ্ক হতে পারে, আর এতে অবস্থিত তারাগুলো মহাকর্ষ বলের মাধ্যমে একীভূত হয়ে থাকে; এর সাথে সৌরজগতের তুলনা করা যেতে পারে যদিও ছায়াপথসমূহে তা একটি সুবৃহৎ পরিসরে থাকে। তার এই অনুমিতিটিকি সঠিক ছিল। এছাড়াও কান্ট বলেছিলেন, রাতের আকাশে দৃশ্যমান নীহারিকাগুলো পৃথক পৃথক ছায়াপথ হতে পারে। তার এই শেষোক্ত ধারণাটি অবশ্য বর্তমানকালে ভুল প্রমাণিত হয়েছে। আসলে নীহারিকা ও ছায়াপথ ভিন্ন দুটি বস্তু।", "question_text": "ছায়াপথ প্রথম কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "আল সুফি", "start_byte": 86, "limit_byte": 105}]} {"id": "-8611139227848541616-1", "language": "bengali", "document_title": "ক্রোমোজোম", "passage_text": "বিজ্ঞানী Strasburger (১৮৭৫) সর্বপ্রথম ক্রোমোজোম আবিষ্কার করেন। ১৮৮৮ সালে বিজ্ঞানী ওয়ালডেয়ার (Waldeyer) কোষ বিভাজনের প্রোফেজ দশায় প্রাপ্ত দণ্ডাকার গঠনের ক্রোমাটিনের নাম দেন ক্রোমোজোম। ১৯৩৩ সালে বিজ্ঞানী বোভেরি (Bovery) প্রমাণ করেন যে ক্রোমোজোমই বংশগতির ধারক ও বাহক। ১৯৩৫ সালে বিজ্ঞানী হেইজ (Heitz) সর্বপ্রথম ক্রোমোজোমের গঠনের বিস্তারিত বর্ণনা দেন। ১৯৬৬ সালে বিজ্ঞানী ডুপ্রো (Dupraw) ক্রোমোজোমের সূক্ষ্ম গঠন বর্ণনা করেন।", "question_text": "কোন বিজ্ঞানী প্রমান করেন যে ক্রোমোজোমই বংশগতির ধারক ও বাহক ?", "answers": [{"text": "বোভেরি", "start_byte": 517, "limit_byte": 535}]} {"id": "6586599799286381487-5", "language": "bengali", "document_title": "কড়া ভাজা", "passage_text": "কড়া ভাজার এই রন্ধনপ্রণালী এমন একটি প্রক্রিয়া যাতে ৩৫০ডিগ্রি ফা. (১৭৭ ডিগ্রি সে.) থেকে ৩৭৫ ডিগ্রি ফা. (১৯১ ডিগ্রি সে.) তাপমাত্রার গরম তেলে খাদ্য সম্পূর্ণরূপে ডুবিয়ে রান্না করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় রান্না করা সব খাবারের একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এদের গায়ে বিভিন্ন রকম পিটালির, যেমন- ময়দা, ভুট্টার ময়দা অথবা বিস্কুট এবং শুকনো পাউরুটির গুঁড়া ইত্যাদির বেশ কয়েক পরত আবরণ থাকে। খাদ্য তেলে ডোবানোর পর থেকে খাদ্যের জলীয় অংশ বিলুপ্ত হতে থাকে, এবং এতে ম্যালিয়ার্ড বিক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। ফলে চিনি ও প্রোটিন ভেঙ্গে যায় এবং খাবারের বহিঃত্বক সোনালি বাদামি হতে শুরু করে। যখন বহিঃত্বক সম্পূর্ণরূপে পানিশুন্য হয়ে যায় তখন তা মচমচে হয়ে যায় যা খাদ্যকে পুনরায় পানি শোষণ থেকে বিরত রাখে। উচ্চ তাপমাত্রা প্রোটিনকে ডিন্যাচার করে, স্টার্চের ক্ষেত্রে স্টার্চ জেলাটিনাইজেশন ঘটায় এবং খাদ্যের আঁশকে নরম করে।", "question_text": "কড়া ভাজার রন্ধনপ্রণালী সর্বোচ্চ কত তাপমাত্রার গরম তেলে রান্না করা হয় ?", "answers": [{"text": "৩৫০ডিগ্রি ফা", "start_byte": 140, "limit_byte": 174}]} {"id": "3871832352439058228-2", "language": "bengali", "document_title": "শাবনূর", "passage_text": "শাবনূর ১৯৭৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশের যশোর জেলার শার্শা উপজেলার নাভারণে জন্মগ্রহণ করেন। পারিবারিক ভাবে তার নাম রাখা হয় কাজী শারমিন নাহিদ নুপুর। পরে স্বনামধন্য নির্মাতা এবং তার মেনটর এহতেশাম তার নাম রাখেন শাবনূর। শাবনূর শব্দের অর্থ রাতের আলো। শাবনূরের পিতার নাম শাহজাহান চৌধুরী। তিন ভাই বোনের মধ্যে সবচেয়ে বড় তিনি। বোন ঝুমুর এবং ভাই তমাল দুজনেই নিজ নিজ পরিবারসহ অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী।", "question_text": "বাংলাদেশের অভিনেত্রী শাবনূরের আসল নাম কি ?", "answers": [{"text": "কাজী শারমিন নাহিদ নুপুর", "start_byte": 331, "limit_byte": 394}]} {"id": "2005469134674641797-1", "language": "bengali", "document_title": "রাঙ্গামাটি জেলা", "passage_text": "রাঙ্গামাটি জেলার মোট আয়তন ৬১১৬.১৩ বর্গ কিলোমিটার।[1] এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা।", "question_text": "পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি শহরে মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "৬১১৬.১৩ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 73, "limit_byte": 133}]} {"id": "-6454241841681747573-2", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দু", "passage_text": "হিন্দু শব্দটি এসেছে (পার্সিয়ান হয়ে) সংস্কৃত শব্দ সিন্ধু (ঐতিহাসিক স্থানীয় সিন্ধু নদী বা ইন্ডাস্ রিভার) থেকে। এর অবস্থান ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তরপশ্চিম অংশে (বর্তমানে পাকিস্তান এবং উত্তর ভারতের অংশে)।[5][lower-alpha 1] গেবিন ফ্লাডের মতে, \"আসল পরিভাষা হিন্দু প্রথম দেওয়া হয় পার্সিয়ান ভৌগোলিক পরিভাষা থেকে যা দ্বারা সিন্ধু নদীর পাশে বসবাসকারী লোকেদের বোঝানো হত[5]। শব্দটি দিয়ে তখন ভৌগোলিক অবস্থান বোঝানো হত এবং এর দ্বারা কোন ধর্মকে বোঝানো হত না।[lower-alpha 2]", "question_text": "হিন্দু শব্দের উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে ?", "answers": [{"text": "সংস্কৃত শব্দ সিন্ধু", "start_byte": 100, "limit_byte": 153}]} {"id": "-9056029651967262736-2", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গের জেলা", "passage_text": "বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ ৫টি বিভাগ ও ২৩টি জেলায় বিভক্ত। বিভাগগুলি বিভাগীয় কমিশনার ও জেলাগুলি জেলাশাসকের[7] দ্বারা শাসিত হয়। রাজ্যের রাজধানী কলকাতা কলকাতা জেলায় অবস্থিত। অন্যান্য জেলাগুলি মহকুমা ও ব্লকে বিভক্ত। এগুলি যথাক্রমে মহকুমা শাসক ও ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের দ্বারা শাসিত হয়। এই রাজ্যের পঞ্চায়েত ব্যবস্থা ত্রিস্তরীয়। গ্রামস্তরে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা \"গ্রাম পঞ্চায়েত\",[8] ব্লকস্তরে \"পঞ্চায়েত সমিতি\"[9] ও জেলাস্তরে \"জেলা পরিষদ\"[10] নামে পরিচিত। ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে বর্ধমান জেলা বিভক্ত হয়ে পূর্ব বর্ধমান জেলা ও পশ্চিম বর্ধমান জেলায় পরিণত হয়েছে। এই সালেই ঘোষিত আরো দুটি জেলা হল ঝাড়গ্রাম জেলা ও কালিম্পং জেলা[11]।", "question_text": "ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মোট কতগুলি জেলা আছে ?", "answers": [{"text": "২৩", "start_byte": 86, "limit_byte": 92}]} {"id": "1033643849264844093-1", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর আমেরিকা", "passage_text": "উত্তর আমেরিকার আয়তন ২৪,৭০৯,০০০ বর্গ কি.মি. (৯,৫৪০,০০০ বর্গ মাইল), যা পৃথিবীপৃষ্ঠের প্রায় ৪.৮% এবং ভূ-পৃষ্ঠের ১৬.৫%। ২০০৭ সালে এই মহাদেশে প্রাক্কলিত জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৫২ কোটি। আয়তনের দিক থেকে উত্তর আমেরিকা এশিয়া ও আফ্রিকার পরে ৩য় বৃহত্তম[2] এবং জনসংখ্যার বিচারে এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপের পরে ৪র্থ বৃহত্তম মহাদেশ।[3]", "question_text": "উত্তর আমেরিকা মহাদেশের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "২৪,৭০৯,০০০ বর্গ কি.মি", "start_byte": 57, "limit_byte": 110}]} {"id": "-8137892562243798257-2", "language": "bengali", "document_title": "হিউলেট-প্যাকার্ড", "passage_text": "হিউলেট-প্যাকার্ডের প্রস্তুতকৃত প্রথম কম্পিউটার ছিল এইচপি ২১১৬এ। তারা ১৯৬৬ সালে এটি তৈরি করে। ১৯৭২ সালে এইচপি ৩০০০ নামক ক্ষুদ্র কম্পিউটার প্রস্তুত করে যা ব্যবসায়িক কাজে এখনও ব্যবহৃত হয়। ১৯৭৬ সালে কোম্পানির একজন প্রকৌশলী, স্টিফেন ভোজনিয়াক একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটার 'র নমুনা তৈরি করে তা পেশ করেন। হিউলেট-প্যাকার্ড সমস্ত সত্ব ত্যাগ করে ভোজনিয়াকে যে কোন পরিকল্পনার অধিকার দান করে। ভোজনিয়াক পরবর্তীতে স্টিভ জবস'র সাথে মিলে অ্যাপ্‌ল ইনকর্পোরেটেড নামক কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৮০ সালে প্রথম ডেস্কটপ কম্পিউটার এইচপি-৮৫ তৈরি করে। কিন্তু আইবিএম কম্পিউটারের সাথে প্রতিযোগিতায় হেরে যাওয়ায় তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। আইবিএম কম্পিউটারের সাথে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম এমন একটি কম্পিউটার বাজারজাত করে যা এইচপি-১৫০ নামে পরিচিত। কিন্তু তাও বাজার হারায়। হিউলেট-প্যাকার্ডের প্রস্তুতকৃত প্রথম সফল উৎপাদন সামগ্রী ছিল একটি প্রিন্টার। প্রিন্টারটি এইচপি লেসারজেট নামে পরিচিত যা ১৯৮৪ সালে বাজারজাত করা হয়। কিন্তু এর পরপরই হিউলেট-প্যাকার্ড অন্যান্য কোম্পানি যেমন সান মাইক্রোসিস্টেম্‌স, সিলিকন গ্রাফিক্স ও অ্যাপোলো কম্পিউটার'র কারণে বাজার হারাতে শুরু করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৮৯ সালে হিউলেট-প্যাকার্ড অ্যাপোলো কোম্পানিকে কিনে নেয়। ১৯৯০ সালের পর হিউলেট-প্যাকার্ডকে প্রচুর রাজস্ব হারাতে হয় এবং ব্যবসাতেও মন্দা দেখা দেয়। এ অবস্থা থেকে কোম্পানির উত্তরণের জন্য প্যাকার্ড অবসর ত্যাগ করে আবার ব্যবস্থাপনায় ফিরে আসেন। তার চালনায় কোম্পানি আবার গতিশীলতা লাভ করে এবং স্বল্প মূল্যে কম্পিউটার, প্রিন্টার ও অন্যান্য কম্পিউটার সামগ্রী বাজারজাত করে আবার জনপ্রিয়তা লাভ করে। এরই সাথে হিউলেট-প্যাকার্ড বিশ্বের শীর্ষ তিন ব্যক্তিগত কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় উঠে আসে। ১৯৯৩ সালে কোম্পানি যখন সম্পূর্ণ ঘুরে দাড়াতে সক্ষম হয় তখন প্যাকার্ড অবসর নেন।", "question_text": "বিশ্বের কোন কোম্পানি প্রথম ব্যক্তিগত কম্পিউটার তৈরি করে ?", "answers": [{"text": "হিউলেট-প্যাকার্ডের", "start_byte": 0, "limit_byte": 52}]} {"id": "-296808451781864137-0", "language": "bengali", "document_title": "লন্ডন", "passage_text": "লন্ডন (English: London লান্ড্‌ন্‌, আ-ধ্ব-ব: [ˈlʌndən]) উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের রাষ্ট্র যুক্তরাজ্যের রাজধানী শহর। শহরটি গ্রেট ব্রিটেন দ্বীপের দক্ষিণাংশে অবস্থিত ইংল্যান্ড নামক প্রশাসনিক বিভাগের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে টেমস নদীর তীরে অবস্থিত। বিশাল এই মহানগরীতে প্রায় ৮৬ লক্ষ লোকের বাস। ১৭শ শতক থেকে আজ পর্যন্ত লন্ডন ইউরোপের বৃহত্তম শহর। ১৯শ শতকে এটি বিশ্বের বৃহত্তম ও সবচেয়ে প্রভাবশালী নগরী ছিল। সেসময় শহরটি সুবৃহৎ ও সমৃদ্ধিশালী ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। যদিও লন্ডন বর্তমানে আর জনসংখ্যার বিচারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শহরগুলির একটি নয়, তা সত্ত্বেও এটি বিশ্বের প্রধানতম আর্থ-বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী শহরগুলির একটি হিসেবে পরিগণিত হয়।", "question_text": "লন্ডন কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "টেমস", "start_byte": 517, "limit_byte": 529}]} {"id": "-8335191297929415788-0", "language": "bengali", "document_title": "কেরল", "passage_text": "কেরল বা কেরালা (Malayalam: കേരളം কেরলম, আ-ধ্ব-ব: ['keːɹəˌɭɐ]) ভারতের একটি রাজ্য। কেরল ভারতের সেরা রাজ্যগুলির অন্যতম। রাজধানী তিরুবনন্তপুরম একটি পাহাড়ের উপর অবস্থিত। কোচিন একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দর এবং তৈলশোধনাগার। কালিকট অপর আরেকটি বন্দর শহর। মালয়ালম ভাষা কেরলের রাজ্যভাষা। ২০১৮ সালে সেপ্টেম্বরে টানা এক মাস কেরলবাসী ভয়াভয় বন্যার মুখে বিপযস্ত হয়ে পরে। বন্যায় লক্ষ লক্ষ মানুষ ঘর ছাড়া হয়। এবং ৪৭৫ জন মানুষ মারা যায়। এই দুর্ভিক্ষের সময় কেরলবাসীর ২০০০ কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়। ভারতীয় সব মন্ত্রী, দেশের প্রতিটি রাজ্যের মানুষ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল।", "question_text": "কেরালা অঙ্গরাজ্যের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "তিরুবনন্তপুরম", "start_byte": 293, "limit_byte": 332}]} {"id": "-5180547316914175475-60", "language": "bengali", "document_title": "আফগানিস্তান", "passage_text": "২০০১ সালের শেষে তালেবানদের পতনের পর দেশটির প্রধান প্রধান জাতিগত সম্প্রদায়গুলি সরকারী ক্ষমতা অংশীদারী করার সিদ্ধান্ত নেয়। ২০০৪ সালের আফগান সংবিধানে আফগানিস্তানের বৈচিত্র্যময় জাতিগুলির অধিকার সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ এতে সংখ্যালঘুদের যথেষ্ট ভাষাগত স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। স্থানীয় ভাষা যেমন উজবেক ও তুর্কমেন ভাষাকে তাদের ভাষাভাষী স্থানীয় এলাকায় সরকারী ভাষার মর্যাদা দেয়া হয়েছে। দেশটির সবচেয়ে বেশি কথিত ভাষা পশতু ও দারি ভাষাকে রাষ্ট্রীয় সরকারী ভাষার মর্যদা দেয়া হয়েছে।", "question_text": "আফগানিস্তানের সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "পশতু ও দারি", "start_byte": 1165, "limit_byte": 1194}]} {"id": "5059291126814851685-21", "language": "bengali", "document_title": "মালদ্বীপ", "passage_text": "মালদ্বীপ 1953 সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ মুকুট রক্ষাকর্তা ছিলেন, যখন সুলতানকে স্থগিত করা হয়েছিল এবং প্রথম প্রজাতন্ত্রের অধীনস্ত মুহাম্মদ আমিন দিদিের সংক্ষিপ্ত সময়ের রাষ্ট্রপতির অধীনে ঘোষণা করা হয়েছিল। 1940-এর দশকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকালে দিদি মাছ রপ্তানি শিল্পকে জাতীয়করণ করেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কারক এবং নারী অধিকারগুলির প্রবর্তক হিসেবে মনে করা হয়। মালয়েশিয়ার মুসলিম রক্ষনশীলগণ অবশেষে তার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে, এবং খাদ্য ঘাটতির উপর দাঙ্গা চলাকালীন, দিদি একটি লোককে পিটিয়ে হত্যা করে এবং একটি নিকটবর্তী দ্বীপে মারা যায়।", "question_text": "মালদ্বীপের প্রথম রাষ্ট্রপতির নাম কী ?", "answers": [{"text": "আমিন দিদিে", "start_byte": 347, "limit_byte": 375}]} {"id": "5229637452375837893-4", "language": "bengali", "document_title": "বঙ্গভঙ্গ (১৯৪৭)", "passage_text": "১৯৪৭ সালের বাঙলা বিভক্তির পূর্বে,১৯০৫ সালে প্রশাসনিক কার্যক্রমকে সহজতর করার লক্ষ্যে পূর্ব এবং পশ্চিম বাংলায় বিভক্ত করা হয় যা বঙ্গ ভঙ্গ হিসেবে পরিচিত।[1] সে সময় পশ্চিমবাংলা ছিল হিন্দু অধ্যুসিত এবং মুসলিমরা সেখানে সংখ্যালঘু, অন্যদিকে পূর্ববাংলা ছিল মুসলিম অধ্যুসিত এবং হিন্দুরা ছিল সংখ্যালঘু। মুসলিম অধ্যুসিত পূর্ববাংলার মানুষ এই বঙ্গ ভঙ্গের প্রতি জোরালো সমর্থন জানিয়েছিল, কেননা তারা উপলব্ধি করেছিল যে এই বিভক্তির মাধ্যমে তারা তাদের নিজস্ব একটি প্রদেশ পেতে পারে। কিন্তু হিন্দুরা এই বিভক্তির বিপক্ষে শক্ত অবস্থান নেয়। এই বিতর্ক পরবর্তীকালে প্রতিবাদ এবং সন্ত্রাসের জন্ম দেয় এবং ১৯১১ সালে বঙ্গ ভঙ্গ রদের মাধ্যমে এর নিষ্পত্তি করা হয়।", "question_text": "অবিভক্ত বাংলা কত সালে বিভক্ত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯০৫", "start_byte": 89, "limit_byte": 101}]} {"id": "-4836657070023416714-4", "language": "bengali", "document_title": "লক্ষ্মীপুর জেলা", "passage_text": "লক্ষ্মীপুর নামে সর্বপ্রথম থানা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬০ সালে। এরপর ১৯৭৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তৎকালীন ৫নং বাঞ্চানগর ইউনিয়ন লক্ষ্মীপুর পৌরসভায় রূপান্তরিত হয়। পরে এই পৌরসভাটির বিস্তৃতি ঘটে। রায়পুর, রামগঞ্জ, রামগতি ও লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা নিয়ে ১৯৭৯ সালের ১৯ জুলাই লক্ষ্মীপুর মহকুমা এবং একই এলাকা নিয়ে ১৯৮৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি গঠিত হয় লক্ষ্মীপুর জেলা।[3]", "question_text": "বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুর জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "লক্ষ্মীপুর", "start_byte": 566, "limit_byte": 596}]} {"id": "-9157821848418727047-6", "language": "bengali", "document_title": "জঁ-পল সার্ত্র্‌", "passage_text": "যে লেখাগুলি সার্ত্রেকে বিশ্বজোড়া খ্যাতি এনে দেয় তার মধ্যে রয়েছে ১৯৩৮ সালে প্রকাশিত হওয়া সার্ত্রে’র প্রথম উপন্যাস ‘লা নাজি’, ‘দ্য মুর’, ‘ব্যারিওনা’ (প্রথম নাটক), ‘দ্য ফ্লাইজ’, ‘নো এক্সিট’, ‘দ্য এজ অব রিজন’, ‘দ্য রেসপেক্টফুল প্রস্টিটিউট’, ‘দ্য ভিক্টরস’, ‘দ্য চিপস্ আর ডাউন’, ‘ইন দ্য ম্যাস’, ‘ডার্টি হ্যান্ডস’, ‘ট্রাবলড পি’, ‘দ্য ডেভিল অ্যান্ড দ্য গুড লর্ড’, ‘কিন’, ‘দ্য কনডেমড অব আলটোনা’, দ্য ট্রোজান ওম্যান’, ‘দ্য ফ্রড সিনারিও’ প্রভৃতি। মূলত উল্লিখিত এ সবগুলোই ছিল সার্ত্রে’র লেখা উপন্যাস, নাটক ও ছোটগল্পের তালিকা। আর এসবের বাইরে দার্শনিক যেসব প্রবন্ধ ও সমালোচনা দিয়ে সার্ত্রে নজর কাড়েন তার মধ্যে রয়েছে ‘ইমেজিনেশন: এ সাইকোলজিক্যাল ক্রিটিক’, ‘দ্য ট্রানসেন্ডেন্স অব দ্য ইগো’, ‘স্কেচ ফর এ থিওরি অব দ্য ইমোশন্স’, ‘দ্য ইমেজিনারি’, ‘বিয়িং অ্যান্ড নাথিংনেস’, ‘এক্সিসটেনসিয়ালিজম ইজ এ হিউম্যানিজম’, ‘সার্চ ফর এ মেথড’, ‘ক্রিটিক অব ডায়ালেকটিক্যাল রিজন’, ‘এন্টি সেমাইট অ্যান্ড জিউ’, ‘বদলেয়ার’, সিচুয়েশন সিরিজ (ওয়ান টু টেন), ‘ব্ল্যাক অরফিউজ’, ‘দ্য হেনরি মার্টিন অ্যাফেয়ার’ প্রভৃতি। এছাড়া সার্ত্রে’র লেখা আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ‘সার্ত্রে বাই হিমসেল্ফ’, ‘দ্য ওয়ার্ডস’, ‘উইটনেস টু মাই লাইফ কোয়াইট মোমেন্টস ইন এ ওয়ার’ এবং ‘ওয়ার ডায়েরি’স’। সার্ত্রে ও বোভেয়া’র মিলে ‘লেস ভেজপস মোদারনেস’ নামক মাসিক পত্রিকা বের করতেন। এ পত্রিকাটি সে সময় দারুণ জনপ্রিয়তা লাভ করে।", "question_text": "ফরাসি অস্তিত্ববাদী দার্শনিক জঁ-পল সার্ত্র্ রচিত প্রথম নাটকের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ব্যারিওনা", "start_byte": 374, "limit_byte": 401}]} {"id": "8431109601768129463-18", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গ", "passage_text": "\n\n\nপূর্ব ভারতে হিমালয়ের দক্ষিণে ও বঙ্গোপসাগরের উত্তরে এক সংকীর্ণ অংশে পশ্চিমবঙ্গ অবস্থিত।ভারতের রাজ্যগুলির মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ একমাত্র রাজ্য যেটি উত্তরে হিমালয় এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরকে স্পর্শ করেছে। রাজ্যের মোট আয়তন ৮৮,৭৫২ বর্গকিলোমিটার (৩৪,২৬৭ বর্গমাইল)।[34] রাজ্যের সর্বোত্তরে অবস্থিত দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল পূর্ব হিমালয়ের একটি অংশ। পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সান্দাকফু (৩,৬৩৬ মিটার বা ১১,৯২৯ ফুট) এই অঞ্চলে অবস্থিত।[35] এই পার্বত্য অঞ্চলকে দক্ষিণে গাঙ্গেয় বদ্বীপ অঞ্চলের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে সংকীর্ণ তরাই অঞ্চল। অন্যদিকে রাঢ় অঞ্চল গাঙ্গেয় বদ্বীপকে বিচ্ছিন্ন করেছে পশ্চিমের মালভূমি ও উচ্চভূমি অঞ্চলের থেকে। রাজ্যের সর্বদক্ষিণে একটি নাতিদীর্ঘ উপকূলীয় সমভূমিও বিদ্যমান। অন্যদিকে সুন্দরবন অঞ্চলের ম্যানগ্রোভ অরণ্য গাঙ্গেয় বদ্বীপের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য।\n", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "৮৮,৭৫২ বর্গকিলোমিটার", "start_byte": 586, "limit_byte": 642}]} {"id": "-6909446488213118733-3", "language": "bengali", "document_title": "পরমাণু", "passage_text": "পরমানুর গঠন কেমন হতে পারে , তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা অনেক গবেষণা করেছেন । এর মধ্যে অন্যতম হলো ডাল্টনের পরমানুবাদ । আধুনিক রসায়ন এর ভিত্তি বলে পরিচিত ডাল্টনের পরমাণুবাদে পরমাণুকে অবিভাজ্য ধরা হয়েছে। কিন্তু এ তত্ত্ব এখন অচল। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে প্রমাণিত হয় যে, পরমাণুর তিনটি উপাদান। যেসব সূক্ষ কণিকা দিয়ে পরমাণু গঠিত, তাদেরকে মৌলিক কণিকা বলে । এরা হচ্ছে ইলেকট্রন , প্রোটন এবং নিউট্রন । এ তিনটি কণিকা বিভিন্ন সংখ্যায় একত্রিত হয়ে ভিন্ন ভিন্ন পরমাণু গঠন করে । ধনাত্মক আধানযুক্ত প্রোটন এবং আধানহীন নিউট্রন একত্রিত হয়ে নিউক্লিয়াস গঠন করে আর এদেরকে ঘিরে ঋণাত্মক আধানের ইলেকট্রন ঘুরছে ।", "question_text": "পরমাণু কী দ্বারা গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "ইলেকট্রন , প্রোটন এবং নিউট্রন", "start_byte": 942, "limit_byte": 1021}]} {"id": "5381903140395468168-3", "language": "bengali", "document_title": "কামসূত্র", "passage_text": "মল্লনাগ বাৎস্যায়ন রচিত কামসূত্র গ্রন্থে ৭ ভাগে বিভক্ত ৩৬টি অধ্যায়ে মোট ১২৫০টি শ্লোক রয়েছে:[5]", "question_text": "ভারতীয় পণ্ডিত মল্লনাগ বাৎস্যায়ন রচিত \"কামসূত্র\" গ্রন্থের মোট কয়টি অধ্যায় রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৩৬", "start_byte": 149, "limit_byte": 155}]} {"id": "-5462601724301448508-7", "language": "bengali", "document_title": "খান আতাউর রহমান", "passage_text": "তার প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র অনেক দিনের চেনা। ছায়াছবিটি ১৯৬৩ সালে মুক্তি পায়।[11] ১৯৬৭ সালে তিনি বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার জীবনী নিয়ে নির্মাণ করেন নবাব সিরাজউদ্দৌল্লা। চলচ্চিত্রটি ১৯৬৯ সালে মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব-এ প্রদর্শিত হয় এবং শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে গোল্ডেন প্রাইজের জন্য মনোনীত হয়। এরপর তিনি নির্মাণ করেন সাত ভাই চম্পা, অরুণ বরুণ কিরণমালা, জোয়ার ভাটা। মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭৩ সালে নির্মাণ করেন আবার তোরা মানুষ হ ; যার বিষয়বস্তু ছিল যুদ্ধ পরবর্তী বাস্তবতা। ১৯৭৫ সালে প্রমোদ কর ছদ্মনামে গ্রামীণ পটভূমিতে নির্মাণ করেন রোমান্টিক চলচ্চিত্র সুজন সখী। এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ১ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার হিসেবে পুরস্কৃত হয়। ৮০'র দশকের নির্মাণ করেন হিসাব নিকাশ এবং পরশপাথর নামের দুইটি ছায়াছবি।[12] মুক্তিযুদ্ধের উপর ১৯৯৪ সালে তিনি এখনো অনেক রাত চলচ্চিত্র নির্মাণের কাজ শুরু করেন। ১৯৯৭ সালে ছবির কাজ শেষ হয়। কিন্তু সেন্সর বোর্ড ছবির ৭টি স্থানে দৃশ্য কেটে ফেলার নির্দেশ দেয়ায় ক্ষুব্ধ হন তিনি।[13]", "question_text": "খান আতাউর রহমানের নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "অনেক দিনের চেনা", "start_byte": 79, "limit_byte": 120}]} {"id": "-4027724346689147960-2", "language": "bengali", "document_title": "উসেইন বোল্ট", "passage_text": "২১ আগস্ট, ১৯৮৬ সালে জ্যামাইকার ছোট্ট শহর ট্রিলনি পারিশের শেরউড কনটেন্ট এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। জ্যামাইকার ছোট শহর শেরউড কনটেন্ট নামের ছোট্ট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন উসেইন বোল্ট। সেখানেই বাবা ওয়েলেসলি, মা জেনিফার বোল্ট, ভাই সাদেকি ও বোন শেরিনকে নিয়ে পরিবারের সঙ্গে বেড়ে ওঠা। উসেইন বোল্টের বাবা ছিলেন মুদি দোকানদার। বাবার সাথে মাও দোকান চালাতে সাহায্য করতেন। একসময় উসেইন বোল্টকেও চাল-ডাল বিক্রি করতে হয়েছিল বাবা-মায়ের সাথে। এই মুদি দোকান থেকে যা আয় হতো তা দিয়েই কোনোরকমে চলতো তাদের সংসার।", "question_text": "উসেইন সেন্ট লিও বোল্টের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ওয়েলেসলি", "start_byte": 506, "limit_byte": 533}]} {"id": "2947529922666257424-57", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা", "passage_text": "মসজিদ: ১৪৫৬-৫৭ সালে নির্মিত নারিন্দার বিনত বিবির মসজিদই সম্ভবত ঢাকার প্রথম মসজিদ।\nমন্দির: ঢাকার প্রথম মন্দির সম্ভবত বকশিবাজারের ঢাকেশ্বরী মন্দির। ধারণা করা হয় এ মন্দিরের নাম থেকেই এই শহরের নামকরণ হয়েছে 'ঢাকা'।\nমুসলিম শিলালিপি: নারিন্দার বিনত বিবি মসজিদে প্রাপ্ত শিলালিপিটিই সম্ভবত ঢাকার প্রথম মুসলিম শিলালিপি।\nগির্জা: পর্যটক তাভারনিয়ার ও মানরিকের বর্ণনায় প্রাপ্ত গির্জাটি ১৬১২ সালের দিকে অগাস্টিয়ানদের নির্মিত বলে জানা গেলেও এর অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।\nনির্বাক চলচ্চিত্র: ১৯৩১ সালে নির্মিত ঢাকার প্রথম পূর্ণাঙ্গ নির্বাক চলচ্চিত্র দি লাস্ট কিস।\nপাবলিক মার্কেট: ঢাকা পৌরসভার চেয়ারম্যান নবাব ইউসুফজান ১৯১৩ সালে ঢাকায় প্রথম পাবলিক মার্কেট স্থাপন করেন।\nখেলাফত কমিটির অধিবেশন: নবাব সলিমুল্লার জ্যেষ্ঠপুত্র খাজা হাবিবুল্লাহর উদ্যোগে ডিসেম্বর ১৯২০ সালে আহসান মঞ্জিলে ঢাকা খেলাফত কমিটির প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।\nপৌরসভা: ১৮৬৪ সালে ঢাকায় প্রথম পৌরসভা গঠিত হয়।\nব্যালট পেপারে নির্বাচন: ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯১৯ সালের পরের নির্বাচনে ঢাকায় প্রথম ব্যালট পেপার ব্যবহৃত হয়।\nঘোড়াগাড়ির প্রবর্তক: আরমেনিয়ান জিএম সিরকোর প্রথম ঢাকায় ঘোড়াগাড়ি প্রবর্তন করেন বলে ধারণা করা হয়। তার প্রবর্তিত ঘোড়াগাড়ি ঢাকায় পরিচিতি পায় ঠিকাগাড়ি নামে।\nজেনারেটরে বৈদ্যুতিক বাতি: ৭ ডিসেম্বর ১৯০১ সালে নবাব আহসান উল্লাহর আমন্ত্রণে ছোট লাটের সেক্রেটারি বোলটন ঢাকায় আসেন। বোলটন আহসান মঞ্জিলে হেমন্তের এক শনিবার বিকাল ৫টার সময় সুইচ টিপে ব্যক্তিগত জেনারেটর চালু করে বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালান।\nম্যাজিস্ট্রেট: সম্ভবত ইংরেজ মি. ডে ঢাকার প্রথম ম্যাজিস্ট্রেট।\nনির্বাচিত চেয়ারম্যান: জনগণের ভোটে নির্বাচিত ঢাকার প্রথম চেয়ারম্যান আনন্দ চন্দ্র রায়।\nহাসপাতাল: কলকাতার দেশীয় হাসপাতালের শাখা হিসেবে ১৮০৩ সালে ঢাকার প্রথম হাসপাতাল স্থাপিত হয়।\nডিপার্টমেন্টাল স্টোর: ঢাকার নবাব পরিবারের খাজা নাজিমউদ্দিন ও খাজা শাহাবউদ্দিন ২৩ মার্চ ১৯২৩ সালে ঢাকায় প্রথম ডিপার্টমেন্টাল স্টোর খোলেন।\nজজ: ১৭৭৮ সালে ঢাকার প্রথম জজ নিযুক্ত হন মি. ডানকানসান।\nইমামবাড়া: বেশ কয়েকটি প্রাচীন ইমামবাড়ার কথা জানা গেলেও ঢাকার প্রথম ইমামবাড়া সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায় না।\nগুরুদুয়ারা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠাগারের পশ্চিম পাশে তপুর শিখ সঙ্গত নামে স্থাপিত শিখ মন্দির। এটি গুরুদুয়ারা নানক শাহী নামে পরিচিত।\nব্রাহ্মসমাজ মন্দির: পাটুয়াটুলীর মুখে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের পাশে ২২ আগস্ট ১৮৬৯ সালে ঢাকা ব্রাহ্মসমাজ মন্দিরটি নির্মিত হয়।\nবিদ্যালয়: ১৮১৬ সালের এপ্রিলে ছোট কাটরায় স্থাপিত লিওনার্দোর স্কুল।\nসরকারি বিদ্যালয়: ১৫ জুলাই ১৯৩৫ সালে প্রতিষ্ঠিত কলেজিয়েট স্কুলটিই ঢাকার প্রথম সরকারি বিদ্যালয়।\nবালিকা বিদ্যালয়: ১৮৭৩ সালে ব্রাহ্মসমাজের উদ্যোগে ফরাশগঞ্জের একটি বাড়িতে মাত্র দুজন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে ঢাকার প্রথম বালিকা বিদ্যালয়।\nকারিগরি বিদ্যালয়: ১৮৭৬ সালে ঢাকায় প্রথম সার্ভে স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে এটিই ঢাকা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় নামে পরিচিত।\nসরকারি কলেজ: ১৮৪১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ঢাকার প্রথম সরকারি কলেজ ঢাকা কলেজ।\nবেসরকারি কলেজ: ঢাকার প্রথম বেসরকারি কলেজ জগন্নাথ কলেজ।\nনৈশ্য কলেজ: ১৯৬১ সালে স্হাপিত বকশিবাজারে অবস্থানরত নাইট কলেজ। বর্তমানে ফার্মগেটে স্থানান্তরিত তেজগাঁও কলেজ।\nমেডিকেল কলেজ: ঢাকার প্রথম মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতাল কলেজ।\nমাদ্রাসা-মক্তব: ঢাকা শহরে অনেক মসজিদের সঙ্গেই ছিল মক্তব ও মাদ্রাসা। সরকারের স্বীকৃত মাদ্রাসা হিসেবে ঢাকা মাদ্রাসাই সম্ভবত ঢাকার প্রথম মাদ্রাসা।\nবেতার কেন্দ্র: ১৬ ডিসেম্বর ১৯৩৯ সালে নাজিমউদ্দিন রোডে খান বাহাদুর নাজির উদ্দিন সাহেবের ভাড়া বাড়িতে দুটি স্টুডিও নিয়ে অল ইন্ডিয়া রেডিও ঢাকার বেতার সম্প্রচার শুরু করে।\nফটোগ্রাফিক স্টুডিও: ১৯১০ সালে ১৬ নম্বর নবাবপুর রোডে আর সি দাস অ্যান্ড সন্স নামে ঢাকায় প্রথম ফটোগ্রাফিক স্টুডিও প্রতিষ্ঠিত হয়।\nমোটরগাড়ি: ১৯০৫ সালে ঢাকায় প্রথম মোটরগাড়ি চালু করেন নবাব সলিমুল্লাহ।\nরিকশা: সম্ভবত ১৯৩৬-৩৭ সালে ঢাকার মৌলভীবাজারের দুই ব্যক্তি ব্যবসায়িক উদ্দেশে কলকাতার চন্দননগর থেকে ১৮০ টাকায় ঢাকায় দুটি সাইকেল রিকশা আমদানি করেন।\nমুদ্রণযন্ত্র: ঢাকার প্রথম মুদ্রণযন্ত্র বাংলা মুদ্রণযন্ত্র। মুদ্রণযন্ত্রটি ঢাকায় ১৮৬০ সালে স্থাপন করা হয়।\nবই: মুনতাসীর মামুনের মতে, ঢাকার ছোট কাটরা থেকে ১৮৪৯ সালে কাটরা প্রেস থেকে ব্যাপটিস্ট মিশনারির প্রকাশিত The first report of the East bengal Missionary Society MDCC-CXL VIII, with an Appendix etc. রিপোর্টিই ঢাকার প্রকাশিত প্রথম বই।\nসংবাদপত্র: ঢাকার প্রথম সংবাদপত্র ঢাকা নিউজ।\nবাংলা সংবাদপত্র: ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম বাংলা সংবাদপত্র ঢাকা প্রকাশ।\nইংরেজি সংবাদপত্র: ঢাকার প্রথম সংবাদপত্র ঢাকা নিউজ।\nউর্দু সংবাদপত্র: ১৯০৬ সালে ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয় উর্দু সংবাদপত্র আল মাশরিক।\nবিজ্ঞান পত্রিকা: জানুয়ারি ১৮৮১ সালে ঢাকার প্রথম বিজ্ঞান পত্রিকা ভিষক প্রকাশিত হয়।\nথিয়েটার: ঢাকার প্রথম থিয়েটার সম্ভবত পূর্ববঙ্গ রঙ্গভূমি। প্রতিষ্ঠাকাল নিয়ে মতভেদ থাকলেও ধারণা করা হয় ১৮৬১ সালের দিকে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।\nনাটক: ঢাকায় প্রথম মঞ্চস্থ নাটক নিয়ে দ্বিধা থাকলেও এক্ষেত্রে দীনবন্ধু মিত্রের নীল দর্পণকেই প্রথম মানা হয়।\nযাত্রা: সম্ভবত 'সীতার বনবাস' যাত্রাপালাটি ঢাকায় প্রদর্শিত প্রথম যাত্রা।\nবায়োস্কোপ: ১৮৯৮ সালে নবাব আহসানউল্লাহ কলকাতা থেকে বায়োস্কোপ এনে পরিবার ও ঢাকাবাসীকে দেখানোর ব্যবস্থা করেন।\nসিনেমা হল: ঢাকার পিকচার হাউস নাট্যমঞ্চটি (শাবিস্তান হল) ১৯১৪ সালে সিনেমা হলে রূপান্তরিত হয়।\nবাণিজ্যিক ব্যাংক: ঢাকার প্রথম বাণিজ্যিক ব্যাংক ছিল ঢাকা ব্যাংক।\nবিদ্যুৎ বাতি: ৭ ডিসেম্বর-১৯০১ সালে নবাব আহসানউল্লাহর অর্থায়নে ঢাকার বেশকিছু রাস্তায় বিদ্যুৎ বাতির ব্যবস্থা করা হয়।\nতেলের বাতি: ১৮৭১ সালে সাধারণ ঢাকাবাসীর চাঁদায় শহরে সর্বপ্রথম ১০০টি ল্যাম্পপোস্ট আর তেলের বাতি চালু করা হয়।\nশ্মশান: আদিতে ঢাকার নদী ও খালপাড়ে মরদেহ পোড়ানো হতো। ঢাকার আদি স্বীকৃত শ্মশানের মধ্যে দয়াগঞ্জ শ্মশানঘাট, পোস্তগোলা ও লালবাগের শ্মশানের কথা জানা যায়।\nকবরস্থান: আদি ঢাকায় যত্রতত্র কবর দেওয়ার রেওয়াজ ছিল। ১৮৮২ সালে ঢাকার পুরনো নাখাসে মিউনিসিপ্যালিটির তত্ত্বাবধানে প্রথম কবরস্থান স্থাপন করা হয়।\nডক্টরেট-পিএইচডি: নিশিকান্ত চট্টোপাধ্যায় বাংলার যাত্রাপালা নিয়ে গবেষণা করে সুইজারল্যান্ড থেকে প্রথম ঢাকাবাসী হিসেবে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।\nনায়েব নাজিম: ঢাকার প্রথম নায়েব নাজিম মুহম্মদ আলী খান।\nমুসলমান গ্র্যাজুয়েট: আদিনাথ সেনের মতে, ঢাকার প্রথম মুসলমান গ্র্যাজুয়েট খাজা মুহম্মদ আসগর।\nনারী চিত্রশিল্পী: নবাব পরিবারের মেহেরবানু খানমই সম্ভবত ঢাকার প্রথম নারী চিত্রশিল্পী।\nঢাকার প্রথম চলচ্চিত্র: ঢাকার নবাব পরিবারের খাজা আদিল ও খাজা আজমল ঢাকার প্রথম ছবি সুকুমারী নির্মাণ করেন। এ চলচ্চিত্রটি ছিল পরীক্ষামূলক।", "question_text": "ঢাকা কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৪১ সালে", "start_byte": 7098, "limit_byte": 7123}]} {"id": "3675924981693232431-1", "language": "bengali", "document_title": "গাজীউল হক", "passage_text": "গাজীউল হক ১৯২৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার নিচিন্তা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন৷ গাজীউল হকের বাবা মওলানা সিরাজুল হক যিনি ছিলেন কংগ্রেস ও খেলাফত আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী এবং মা নূরজাহান বেগম ছিলেন ।একটি মক্তবে তিনি প্রথমে পড়াশুনা শুরু করেন এবং পরে তিনি কাশিপুর স্কুলে ভর্তি হন। এই স্কুল থেকে তিনি উচ্চ প্রাইমারি বৃত্তি লাভ করেন। ১৯৪১ সালে তিনি বগুড়া জেলা স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি হন। এই স্কুলে পড়ার সময়েই তিনি শিক্ষক সুরেন বাবুর সান্নিধ্যে এসে দেশপ্রেমিক হয়ে ওঠেন।১৯৪৬ সালে এই স্কুল থেকে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন। এরপরই তিনি বগুড়া আজিজুল হক কলেজে আইএ ভর্তি হন। কলেজে ভর্তি হয়েই তিনি অধ্যক্ষ ভাষা বিজ্ঞানী মুহম্মদ শহীদুল্লাহর সংস্পর্শে এসে বাম রাজনীতিতে আসেন।১৯৪৪ সালে তিনি বঙ্গীয় মুসলিম ছাত্রলীগ বগুড়া জেলা শাখার যুগ্ম সম্পাদক নিযুক্ত হন এবং ঐ বছর কুষ্টিয়ার নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্রলীগের কনফারেন্সে যোগ দেন।[2]", "question_text": "আবু নছর মোহাম্মদ গাজীউল হক বাংলাদেশের কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার নিচিন্তা গ্রামে", "start_byte": 96, "limit_byte": 215}]} {"id": "4059117410832798195-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ সরকার", "passage_text": "বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হলেন শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী, যিনি ২৯শে ডিসেম্বর ২০০৮ এর সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ের ফলাফলস্বরূপ ২০০৯-এর ৬ জানুয়ারি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তার দ্বারা পরিচালিত হয় এবং এবং এর ১৪ দলীয় মহাজোট দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্য পদলাভের মাধ্যমে বিজয় লাভ করে এবং সাংখ্যিকভাবে ২৯৯ টি আসনের মাঝে ২৩০ টি আসন এই দলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।[1]", "question_text": "বর্তমানে বাংলাদেশে ক্ষমতায় কোন সরকার রয়েছে ?", "answers": [{"text": "আওয়ামী লীগ", "start_byte": 592, "limit_byte": 623}]} {"id": "-427766160921701510-14", "language": "bengali", "document_title": "খিলজি রাজবংশ", "passage_text": "এরপর সেনাপ্রধান গাজী মালিক বিশাল বাহিনী নিয়ে দিল্লি তে অভ্যুত্থান ঘটান ,এরপর খসরু খান কে হত্যা করেন এবং দিল্লীর মসনদ নিজ দখলে নেন। এরপর তিনি নিজের নাম বদলে গিয়াস উদ্দিন তুঘলক নাম ধারণ করেন এবং তুঘলক রাজবংশের গোড়াপত্তন করেন।", "question_text": "খিলজি বংশের শেষ শাসক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "খসরু খান", "start_byte": 208, "limit_byte": 230}]} {"id": "-4887821969704989823-0", "language": "bengali", "document_title": "বড়দিন", "passage_text": "বড়দিন বা ক্রিসমাস একটি বাৎসরিক খ্রিস্টীয় উৎসব। ২৫ ডিসেম্বর তারিখে যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন উপলক্ষে এই উৎসব পালিত হয়। এই দিনটিই যিশুর প্রকৃত জন্মদিন কিনা তা জানা যায় না। আদিযুগীয় খ্রিস্টানদের বিশ্বাস অনুসারে, এই তারিখের ঠিক নয় মাস পূর্বে মেরির গর্ভে প্রবেশ করেন যিশু। সম্ভবত, এই হিসাব অনুসারেই ২৫ ডিসেম্বর তারিখটিকে যিশুর জন্মতারিখ ধরা হয়।[2] অন্যমতে একটি ঐতিহাসিক রোমান উৎসব [3] অথবা উত্তর গোলার্ধের দক্ষিণ অয়নান্ত দিবসের অনুষঙ্গেই ২৫ ডিসেম্বর তারিখে যিশুর জন্মজয়ন্তী পালনের প্রথাটির সূত্রপাত হয়।[4] বড়দিন বড়দিনের ছুটির কেন্দ্রীয় দিন এবং খ্রিষ্টধর্মে বারো দিনব্যাপী খ্রিষ্টমাসটাইড অনুষ্ঠানের সূচনাদিবস।[5]", "question_text": "খ্রিস্ট ধর্ম অনুযায়ী কোন দিনটিকে বড়দিন বলা হয় ?", "answers": [{"text": "২৫ ডিসেম্বর", "start_byte": 133, "limit_byte": 164}]} {"id": "7821204676576300350-2", "language": "bengali", "document_title": "চার্লি চ্যাপলিন", "passage_text": "১৯১৯ সালে তিনি সহ-প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিবেশনা প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড আর্টিস্ট্‌স গঠন করেন, যার ফলে তিনি তাঁর চলচ্চিত্রের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ লাভ করেন। তাঁর নির্মিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র হল দ্য কিড (১৯২১), পরবর্তীতে তিনি আ ওম্যান অব প্যারিস (১৯২৩), দ্য গোল্ড রাশ (১৯২৫) এবং দ্য সার্কাস (১৯২৮) চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন এবং এসব চলচ্চিত্রে অভিনয়ও করেন। ১৯৩০ এর দশকে তিনি সবাক চলচ্চিত্র নির্মাণ করার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন এবং নির্বাক সিটি লাইট্‌স (১৯৩১) ও মডার্ন টাইমস (১৯৩৬) নির্মাণ করে প্রশংসিত হন। চ্যাপলিন তাঁর পরবর্তী চলচ্চিত্র দ্য গ্রেট ডিক্টেটর (১৯৪০) এ অতিমাত্রায় রাজনৈতিক হয়ে ওঠেন এবং আডলফ হিটলারকে ব্যঙ্গ করেন। ১৯৪০ এর দশকে চ্যাপলিনকে নিয়ে বিতর্ক শুরু হয় এবং তাঁর জনপ্রিয়তা কমতে থাকে। তিনি সমাজতান্ত্রিকদের প্রতি সহানুভূতিসম্পন্ন বলে অভিযোগ ওঠে, পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে পিতৃত্বের মামলা চলাকালে তিনি কম বয়সী অপর এক মহিলাকে বিয়ে করায় তাঁকে নিয়ে নেতিবাচক প্রচারণা শুরু হয়। তাঁর বিরুদ্ধে এফবিআইয়ের তদন্ত শুরু হলে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে সুইজারল্যান্ডে চলে যান এবং সেখানে বসবাস শুরু করেন। তিনি তাঁর পরবর্তী চলচ্চিত্রগুলোতে তাঁর ট্রাম্প সত্তা বিসর্জন দেন এবং মঁসিয়ে ভের্দু (১৯৪৭), লাইমলাইট (১৯৫২), আ কিং ইন নিউ ইয়র্ক (১৯৫৭) এবং আ কাউন্টেস ফ্রম হংকং (১৯৬৭) চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।", "question_text": "চার্লি চ্যাপলিন পরিচালিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র কোনটি ?", "answers": [{"text": "দ্য কিড", "start_byte": 524, "limit_byte": 543}]} {"id": "4849971025226917904-0", "language": "bengali", "document_title": "জয়নুল আবেদিন", "passage_text": "জয়নুল আবেদিন (২৯ ডিসেম্বর ১৯১৪ - ২৮ মে ১৯৭৬) বিংশ শতাব্দীর একজন বিখ্যাত বাঙালি চিত্রশিল্পী। পূর্ববঙ্গে তথা বাংলাদেশে চিত্রশিল্প বিষয়ক শিক্ষার প্রসারে আমৃত্যু প্রচেষ্টার জন্য তিনি শিল্পাচার্য অভিধা লাভ করেন।[1][2][3]", "question_text": "জয়নুল আবেদিন কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২৯ ডিসেম্বর ১৯১৪", "start_byte": 39, "limit_byte": 83}]} {"id": "1920310716847351499-2", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গের জেলা", "passage_text": "বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ ৫টি বিভাগ ও ২৩টি জেলায় বিভক্ত। বিভাগগুলি বিভাগীয় কমিশনার ও জেলাগুলি জেলাশাসকের[7] দ্বারা শাসিত হয়। রাজ্যের রাজধানী কলকাতা কলকাতা জেলায় অবস্থিত। অন্যান্য জেলাগুলি মহকুমা ও ব্লকে বিভক্ত। এগুলি যথাক্রমে মহকুমা শাসক ও ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের দ্বারা শাসিত হয়। এই রাজ্যের পঞ্চায়েত ব্যবস্থা ত্রিস্তরীয়। গ্রামস্তরে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা \"গ্রাম পঞ্চায়েত\",[8] ব্লকস্তরে \"পঞ্চায়েত সমিতি\"[9] ও জেলাস্তরে \"জেলা পরিষদ\"[10] নামে পরিচিত। ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে বর্ধমান জেলা বিভক্ত হয়ে পূর্ব বর্ধমান জেলা ও পশ্চিম বর্ধমান জেলায় পরিণত হয়েছে। এই সালেই ঘোষিত আরো দুটি জেলা হল ঝাড়গ্রাম জেলা ও কালিম্পং জেলা[11]।", "question_text": "ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সবচেয়ে নবীন জেলা কোনটি ?", "answers": [{"text": "ঝাড়গ্রাম জেলা ও কালিম্পং", "start_byte": 1538, "limit_byte": 1607}]} {"id": "3143414516689833649-0", "language": "bengali", "document_title": "আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "\nআর্সেনাল ফুটবল ক্লাব (আর্সেনাল, গানার্স নামে পরিচিত) একটি ইংরেজ পেশাদার ফুটবল ক্লাব। ইংরেজ ফুটবলের ইতিহাসে অন্যতম সফল ক্লাব। আর্সেনাল মোট তের বার প্রথম বিভাগ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা, বারো বার এফএ কাপ এবং ২০০৫-০৬ মৌসুমে লন্ডনের প্রথম ক্লাব হিসাবে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্‌স লীগের ফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। এছাড়াও ইউরোপীয় ফুটবলের সেরা ক্লাবদের সংঘ জি-১৪-এর গুরুত্বপুর্ণ সদস্য। আর্সেনালের প্রতিষ্ঠা ১৮৮৬ সালে দক্ষিণ-পূর্ব লন্ডনের ওউলিচে। ১৯১৩ সালে হাইবারিতে স্থানান্তরিত হয়। সেখানে স্থাপিত হয় আর্সেনাল স্টেডিয়াম। এরপর ২০০৬ সালের মে মাসে লন্ডনের হলোওয়েতে, এমিরেট্‌স স্টেডিয়াম তাদের প্রধান কার্যালয় হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে।", "question_text": "আর্সেনাল ফুটবল ক্লাবটি কোন শহরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "ওউলিচে", "start_byte": 1173, "limit_byte": 1191}]} {"id": "-3789617963211195076-26", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "তুর্কি ভাষা তুরস্কের সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় ৯০% লোক তুর্কি ভাষাতে কথা বলেন।[64] এছাড়াও এখানে আরও প্রায় ৩০টি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে আদিগে,আরবি[64], আর্মেনীয়, আজারবাইজানি, জর্জীয়, কুর্দি (প্রায় ৪০ লক্ষ বক্তা), এবং রোমানি উল্লেখযোগ্য। আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ডে ইংরেজি ব্যবহার করা হয়।[65]", "question_text": "তুরস্কের সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "তুর্কি", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "363202495030830843-1", "language": "bengali", "document_title": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের শতরানের তালিকা", "passage_text": "১৯৪৮ সালে অবসরগ্রহণের পূর্ব-পর্যন্ত আশি ইনিংসে ২৯টি সেঞ্চুরি হাঁকান। সর্বমোট ৬৯৯৬ রানের মধ্যে ৫৩৯৩ রানই এসেছে ২৯টি সেঞ্চুরি থেকে।[16] ইনিংসপ্রতি তাঁর সেঞ্চুরির হার ছিল ৩৬.২৫%।[17] এরফলে তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনে ব্যাটিং গড় দাঁড়ায় ৯৯.৯৪। অন্যদিকে, কোন ব্যাটসম্যানই ৬১ গড়ের কোটায় পৌঁছুতে সক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারেননি।[N 2][18] চূড়ান্ত ইনিংসে আর মাত্র ৪ রান তুলতে পারলেই তাঁর ব্যাটিং গড় ১০০ হতে পারতো।[19][20]", "question_text": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ডন ব্র্যাডম্যানের মোট রানের সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "৬৯৯৬", "start_byte": 209, "limit_byte": 221}]} {"id": "-8230933253987966671-0", "language": "bengali", "document_title": "বৌদ্ধ ধর্ম", "passage_text": "\n\nবৌদ্ধ ধর্ম গৌতম বুদ্ধ কর্তৃক প্রচারিত একটি ধর্ম বিশ্বাস এবং জীবন দর্শন। অনুসারীদের সংখ্যায় বৌদ্ধধর্ম বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ধর্ম।[2] আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দিতে গৌতম বুদ্ধের জন্ম। বুদ্ধের পরিনির্বাণের পরে ভারতীয় উপমহাদেশ সহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের প্রসার হয়। বর্তমানে বৌদ্ধ ধর্ম দুটি প্রধান মতবাদে বিভক্ত। প্রধান অংশটি হচ্ছে হীনযান বা থেরবাদ (সংস্কৃত: স্থবিরবাদ)। দ্বিতীয়টি মহাযান নামে পরিচিত। বজ্রযান বা তান্ত্রিক মতবাদটি মহাযানের একটি অংশ। শ্রীলংকা, ভারত, ভুটান, নেপাল, লাওস, কম্বোডিয়া, মায়ানমার, চীন, জাপান, মঙ্গোলিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ও কোরিয়াসহ পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশে এই ধর্মবিশ্বাসের অনুসারী রয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৌদ্ধধর্মাবলম্বী বাস করেন চীনে। বাংলাদেশের উপজাতীদের বৃহত্তর অংশ বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত।", "question_text": "বর্তমানে বৌদ্ধ ধর্ম মোট কয়টি মতবাদে বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "দুটি", "start_byte": 821, "limit_byte": 833}]} {"id": "-6627693430671062547-23", "language": "bengali", "document_title": "কঙ্কনা সেন শর্মা", "passage_text": "\nকঙ্কনা বাংলা চলচ্চিত্র নির্মাতা, স্ক্রিপ্ট লেখক এবং অভিনেত্রী অপর্ণা সেনের কন্যা। সেন শর্মার সাথে অভিনেতা ও সহ-শিল্পী রণবীর শুরের দেখা হয়। এই জুটি ২০১০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর একটি পারিবারিক অনুষ্ঠানের মাধ্যেম তাদের বিয়ে সম্পন্ন করে।[37] ২০১১ সাকে দক্ষিণ মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে তিনি তার প্রথম সন্তানের জন্ম দেন, তার নাম রাখেন হারূণ।[38]", "question_text": "কঙ্কনা সেন শর্মার স্বামীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "রণবীর শুরে", "start_byte": 317, "limit_byte": 345}]} {"id": "-1440400415443313064-0", "language": "bengali", "document_title": "২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ফাইনাল", "passage_text": "২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ফাইনাল খেলা ৩ এপ্রিল, ২০১৬ তারিখে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অনুষ্ঠিত হয়। চূড়ান্ত খেলায় ইংল্যান্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৪ উইকেটে পরাজিত হয়।[2] বিজয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল ২০১৬ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ট্রফি লাভ করে। এরফলে দলটি দুইবার আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ শিরোপা পায়।[3]", "question_text": "২০১৬ আইসিসি টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপ ফাইনালে কোন দেশের জয় হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "ওয়েস্ট ইন্ডিজ", "start_byte": 483, "limit_byte": 523}]} {"id": "-5781021688721732130-3", "language": "bengali", "document_title": "সত্য সাই", "passage_text": "সত্য সাই বাবার পূর্ব জীবনের প্রায় সমস্ত তথ্য তাঁর চারিদিকে সৃষ্ট হেগিয়োগ্রাফি, এবং ভক্তদের জন্য বিশেষ মহত্ব থাকা এবং ভক্তদের সত্য সাই বাবার 'দিব্য' হওয়ার প্রমাণ বলে বিশ্বাস করা প্রবাদ থেকে গ্রহণ করা।[13][21][24] এই উৎসসমূহের মতে, সত্য সাই বাবার জন্ম তখনকার ব্রিটিশ ভারতের মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির পুত্তপর্থিতে মীচারাগাণ্ডা ঈশ্বরম্মা এবং পেড্ডাভেংকামা রাজু রত্নাকরমের গৃহে হয়েছিল।[13][25][26] তাঁর মা ঈশ্বরাম্মার ঐশ্বরিক বলে বিশ্বাস করা, সত্য সাই বাবার জন্মকে অনেকে অলৌকিক ঘটনায় পূর্ণ বলে বিশ্বাস করেন।[3][13][27]", "question_text": "সত্য সাই বাবার মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ঈশ্বরাম্মা", "start_byte": 1035, "limit_byte": 1065}]} {"id": "4567335554330511552-2", "language": "bengali", "document_title": "পদ্মা নদী", "passage_text": "\nহিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন গঙ্গা নদীর প্রধান শাখা চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় (মানাকোসা ও দুর্লভপুর ইউনিয়ন) বাংলাদেশে প্রবেশ করে, এখান থেকে নদীটি পদ্মা নাম ধারণ করেছে। গঙ্গার অন্য শাখাটি ভাগীরথী নামে ভারতে হুগলীর দিকে প্রবাহিত হয়। উৎপত্তিস্থল হতে ২২০০ কিলোমিটার দূরে গোয়ালন্দে যমুনা নদীর সাথে মিলিত হয়ে মিলিত প্রবাহ পদ্মা নামে আরো পূর্ব দিকে চাঁদপুর জেলায় মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। সবশেষে পদ্মা-মেঘনার মিলিত প্রবাহ মেঘনা নাম ধারণ করে দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের সাথে মিলিত হয়।[4]", "question_text": "পদ্মা নদী কোন সাগরে গিয়ে মিশেছে ?", "answers": [{"text": "বঙ্গোপসাগরের", "start_byte": 1270, "limit_byte": 1306}]} {"id": "9204004307186511271-4", "language": "bengali", "document_title": "গুয়াহাটি", "passage_text": "গুয়াহাটি নামটি অসমীয়া ভাষার দুটি শব্দ 'গুয়া' (অর্থ-সুপারি) এবং 'হাট' (অর্থ-বাজার)-এর থেকে উদ্ভব হয়েছে। ব্রিটিশ উপনিবেশ কালে এই নামটি \"গৌহাটী\" করা হয়েছিল এবং ১৯৮০-র দশকের শেষভাগ থেকে এটি বর্তমান রূপ পায়।[13]", "question_text": "গুয়াহাটির পূর্ব নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "গৌহাটী", "start_byte": 352, "limit_byte": 370}]} {"id": "-4860964569116483818-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটারের নাম কী ?", "answers": [{"text": "অ্যাবাকাস", "start_byte": 665, "limit_byte": 692}]} {"id": "-6532652898869735333-10", "language": "bengali", "document_title": "অলি আহাদ", "passage_text": "স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে তাঁর বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জনাব অলি আহাদকে স্বাধীনতা পুরস্কার ২০০৪ প্রদান করা হয়৷", "question_text": "অলি আহাদকে কত সালে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৪", "start_byte": 258, "limit_byte": 270}]} {"id": "2126902169384768915-21", "language": "bengali", "document_title": "বিভিন্ন ধর্ম", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকেই ভারতে শক্তিপূজা প্রচলিত। ২২,০০০ বছরেরও আগে ভারতের প্যালিওলিথিক জনবসতিতে প্রথম দেবীপূজার প্রমাণ পাওয়া যায়। পরবর্তীকালে সিন্ধু সভ্যতার যুগে এই সংস্কৃতি আরও উন্নত রূপে দেখা দেয়। বৈদিক যুগে শক্তিবাদ পূর্বমর্যাদা হারালেও পুনরায় ধ্রুপদী সংস্কৃত যুগে তার পুনরুজ্জীবন ও বিস্তার ঘটে। তাই মনে করা হয়, অনেক ক্ষেত্রেই \"হিন্দু ঐতিহ্যের ইতিহাস নারী পুনর্জাগরণের ইতিহাস রূপে লক্ষিত হয়\"।[52]", "question_text": "শাক্তধর্মের উদ্ভব কবে ঘটে ?", "answers": [{"text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগ", "start_byte": 0, "limit_byte": 49}]} {"id": "4161012514468365577-17", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দুধর্ম", "passage_text": "হিন্দুধর্ম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ধর্ম তবে হিন্দু নামটি আধুনিকালের দেওয়া। এর প্রাচীন নাম হল সনাতন ধর্ম। আবার এই ধর্ম বৈদিক ধর্ম নামেও পরিচিত। এই ধর্ম বেদ এর উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছিল। এ ধর্মত্ত্বের মূল কথা হল ঈশ্বরের অস্তিত্বেই সকল কিছুর অস্তিত্ব এবং সকল কিছুর মূলেই স্বয়ং ঈশ্বর। খ্রীস্টপূর্ব ৫৫০০-২৬০০ অব্দের দিকে যখন কিনা হাপ্পান যুগ ছিল ঠিক সেই সময়ই এ ধর্মের গোড়ার দিক। অনেকের মতে খ্রীস্টপূর্ব ১৫০০-৫০০ অব্দ। কিন্তু ইতিহাস বিশ্লেষকদের মতে আর্য (বা ) জাতিগোষ্ঠি ইউরোপের মধ্য দিয়ে ইরান হয়ে ভারতে প্রবেশ করে খ্রীস্টপূর্ব ৩০০০-২৫০০ অব্দের মধ্যে, তারাই ভারতে বেদ চর্চা করতে থাকে এবং তারা সমগ্র ভারতে তা ছড়িয়ে দেয়।", "question_text": "হিন্দুধর্মের প্রাচীন নাম কী ?", "answers": [{"text": "সনাতন ধর্ম", "start_byte": 251, "limit_byte": 279}]} {"id": "2854130315805641680-52", "language": "bengali", "document_title": "আফগানিস্তান", "passage_text": "আফগানিস্তানের মুদ্রার নাম আফগানি। ১০০ পুলে ১ আফগানি। আফগানির বিনিময় হার বহুবার ওঠা নামা করেছে। ১৯৮১ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত ৫৭ শতাংশ পর্যন্ত মূদ্রাস্ফীতি আফগানির ক্রয়ক্ষমতা অত্যন্ত সীমিত করে দেয়, এবং তালেবান শাসনামলেও এই ধারা বজায় ছিল। যুদ্ধজনিত মুদ্রাস্ফীতির কারণে আফগানির মূল্য এত কমে যায় যে সরকার নতুন অধিক মূল্যের আফগানি আবার ইস্যু করেন। ২০০২ সালের শেষে এসে আফগানির মূল্য স্থিতিশীল হয় এবং ২০০৭ সালে ১ মার্কিন ডলারে প্রায় ৫০ নতুন আফগানি পাওয়া যেত।", "question_text": "আফগানিস্তানের সরকারি মুদ্রা কি ?", "answers": [{"text": "আফগানি", "start_byte": 72, "limit_byte": 90}]} {"id": "5810558565257866086-1", "language": "bengali", "document_title": "বাবরি মসজিদ", "passage_text": "মসজিদটি ১৫২৭ খ্রীষ্টাব্দে ভারতের প্রথম মুঘল সম্রাট বাবরের আদেশে নির্মিত হয় এবং তাঁর নাম অনুসারে নামাঙ্কিত হয়।[5][6]", "question_text": "অযোধ্যায় বাবরি মসজিদটি কোন রাজার আদেশে নির্মিত হয় ?", "answers": [{"text": "বাবরের", "start_byte": 139, "limit_byte": 157}]} {"id": "-817905315025702791-0", "language": "bengali", "document_title": "আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা", "passage_text": "আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (International Labour Oreganisation) শ্রমিক-কর্মচারীদের কর্মক্ষেত্রে উন্নতি ও তাদের সুযোগ-সুবিধার সমতা বিধান করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা। সংক্ষেপে আইএলও (ILO) নামে পরিচিত। ভার্সাই চুক্তি অণুযায়ী ১৯১৯ সালের ১৯ই এপ্রিল আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৬ সালে এই সংস্থা জাতিসংঘের সহায়ক সংস্থা হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে। জেনেভা শহরে এই সংস্থার সদর দপ্তর অবস্থিত।", "question_text": "আইএলও সনদ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১৯ সালের ১৯ই এপ্রিল", "start_byte": 569, "limit_byte": 626}]} {"id": "-2801070614965155610-3", "language": "bengali", "document_title": "দ্বিপদ নামকরণ", "passage_text": "১। গোলআলু Solanum tuberosum\n\n\n২। পেঁয়াজ Allium cepa\n\n\n৩। ধান Oryza sativa\n\n\n৪। জবা Hibiscus rosa-sinensis\n\n\n৫। পাট Corchorus capsularis\n\n\n৬। আম Mangifera indica\n\n\n৭। কাঁঠাল Artocarpus heterophyllus\n\n\n৮। শাপলা Nymphaea nouchali\n\n\n৯। রুই মাছ Labeo rohita\n\n\n১০। কাতলা Catla catla\n\n\n১১। সিংহ Panthera leo\n\n\n১২। রয়েল বেঙ্গল টাইগার Panthera tigris\n\n\n১৩। ম্যালেরিয়া জীবাণু Plasmodium vivax\n\n\n১৪। আরশোলা Periplaneta americana\n\n\n১৫। মৌমাছি Apis indica\n\n\n১৬। ইলিশ Tenualosa ilisha\n\n\n১৭। কুনোব্যাঙ Bufo/Duttaphrynus\nmelanostictus\n\n\n১৮। দোয়েল Copsychus saularis\n\n\n১৯। মানুষ Homo sapiens\n\n\n২০। কলেরা জীবাণু Vibrio cholerae\n\n\n২১। গম Triticum aestivum\n\n\n২২। ভুট্টা Zea mays\n\n\n২৩। মসুর Lens culinaris\n\n\n২৪। ছোলা Cicer arietinum\n\n\n২৫। মোটর Pisum sativum\n\n\n২৬। সোনামুগ Vigna radiate\n\n\n২৭। মাসকলাই Vigna mungo\n\n\n২৮। খেসারী Lathyrus sativus\n\n\n২৯। সয়াবিন Glycine max\n\n\n৩০। তিল Sesamum indicum", "question_text": "মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "কলেরা জীবাণু", "start_byte": 927, "limit_byte": 961}]} {"id": "-5685147746587075738-1", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "কম্পিউটার (computer) শব্দটি গ্রিক কম্পিউট (compute)শব্দ থেকে এসেছে। compute শব্দের অর্থ হিসাব বা গণনা করা। আর কম্পিউটার (computer) শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। কিন্তু এখন আর কম্পিউটারকে শুধু গণনাকারী যন্ত্র বলা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। সভ্যতার বিকাশ এবং বর্তমানে তার দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে গণিত ও কম্পিউটারের প্রবল প্রভাব। বাংলাদেশে প্রথম কম্পিউটার আসে ১৯৬৪ সালে।", "question_text": "বাংলাদেশে প্রথম কোন সালে কম্পিউটার ব্যবহারের প্রচলন শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬৪", "start_byte": 1123, "limit_byte": 1135}]} {"id": "-405761113848942428-0", "language": "bengali", "document_title": "ডিকি বার্ড", "passage_text": "হ্যারল্ড ডেনিস বার্ড, এমবিই (English: Harold Dennis \"Dickie\" Bird, জন্ম: ১৯ এপ্রিল, ১৯৩৩) বার্নসলে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী অবসরপ্রাপ্ত ও খ্যাতনামা ইংরেজ ক্রিকেট আম্পায়ার। তিনি একসময় ক্রিকেট বিশ্বে ডিকি বার্ড নামে খ্যাত ও বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার হিসেবে সকল ক্রীড়ামোদীর প্রশংসা কুড়ান। তাঁর জন্ম ইংল্যান্ডের ইয়র্কশায়ারের বার্নসলে এলাকায়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলাগুলো অপূর্ব দক্ষতার সাথে আম্পায়ার হিসেবে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করে অবসর নিয়েছেন। শৈশবে স্কুল জীবনে ডিকি নামে উপাধি পান তিনি। একজন খনি শ্রমিকের সন্তান হিসেবে ডিকি বার্ড সাউথ ইয়র্কশায়ারের স্টেইনক্রস গ্রামে বাস করতেন। ১৯৪৪ সালে বার্ড একাদশ শ্রেণীর পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়ে র‌্যালী সেকেন্ডারী মডার্নের জন্য ১৫ বছর বয়সে ১৯৪৮ সালে বাড়ী ত্যাগ করেন। এছাড়াও কয়লা খনিতে কাজ করার সময় তিনি মনে করলেন যে কাজটি তার জন্য উপযুক্ত নয়। এরপরই তিনি খেলাধুলায় নিজেকে সম্পৃক্ত করেন ও মনোনিবেশ ঘটান। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি চিরকুমার অর্থাৎ বিয়ে করেননি।", "question_text": "ইংরেজ ক্রিকেট আম্পায়ার হ্যারল্ড ডেনিস বার্ডের ডাকনাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "ডিকি বার্ড", "start_byte": 463, "limit_byte": 491}]} {"id": "1299763775709152396-1", "language": "bengali", "document_title": "বীর্য", "passage_text": "বীর্য নানা নামে পরিচিত যার মধ্যে রয়েছে শুক্র, ধাতু বীর্যরস ইত্যাদি। বীর্য এক প্রকার অঘনীভূত, ঈষৎ ক্ষারীয়, আঠালো জেলির ন্যায় জৈব তরল যা সাধারণত স্পার্মাটোজোয়া ধারণ করার ক্ষমতা রাখে। এটি সাধারণত কোন জীব প্রজাতির পুরুষ কিংবা উভলিঙ্গ প্রাণির অন্ডকোষ থেকে উৎপন্ন হয় এবং ঐ প্রজাতির স্ত্রী লিঙ্গের প্রাণির জরাযুতে সৃষ্ট হওয়া ডিম্বাণু নিষিক্ত করার ক্ষমতা রাখে। মানুষের ক্ষেত্রে, বীর্যরসে স্পার্মাটোজোয়া ছাড়াও অন্যান্য একাধিক উপাদানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। এসব উপাদানের মধ্যে প্রোটিওলাইটিক ও অন্যান্য এনজাইম এবং ফ্রুক্টোজের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য। এই উপাদানগুলো মূলত দেহের বাইরে বা দেহাভ্যন্তরে স্পার্মাটোজোয়ার টিকে থাকা নিশ্চিত করে এবং এদেরকে ‘সাঁতরানোর’ বা চলাচলের জন্য একটি নিরাপদ মাধ্যমের যোগান দেয়।", "question_text": "পুরুষের দেহে বীর্য কোথায় উৎপন্ন হয় ?", "answers": [{"text": "অন্ডকোষ", "start_byte": 644, "limit_byte": 665}]} {"id": "6933699413681324255-4", "language": "bengali", "document_title": "ঘানা", "passage_text": "ঘানা শব্দের অর্থ যোদ্ধা রাজা[11][12] মধ্যযুগীয় ঘানা সাম্রাজ্য থেকে এ নামের উৎপত্তি। বর্তমান ঘানা থেকে উত্তর ও পশ্চিম দিকে অবস্থান ছিল ঘানা সাম্রাজ্য-এর। ১৯৫৭ সালে ব্রিটিশ কলোনী গোল্ড কোস্ট স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার ছয়মাসের ১৯৫৭ সালে গোল্ড কোস্টের নাম ঘানা হিসেবে রাখা হয়।[13]", "question_text": "ঘানা শব্দটির অর্থ কি ?", "answers": [{"text": "যোদ্ধা রাজা", "start_byte": 45, "limit_byte": 76}]} {"id": "2068727068818486146-0", "language": "bengali", "document_title": "শাবনূর", "passage_text": "শাবনূর (জন্ম: ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৭৯) বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসের তুমুল জনপ্রিয় অভিনেত্রী। ৯০ দশক থেকে এ পর্যন্ত আসা চিত্র তারকাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় চিত্র তারকা হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাকে। প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার এহতেশাম পরিচালিত চাঁদনী রাতে সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে আগমন শাবনূরের। প্রথম ছবি ব্যর্থ হলেও পরে সালমান শাহের সাথে জুটি গড়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান। একে একে এ জুটি সুপারহিট ছবি দিতে থাকেন। সালমানের অকাল মৃত্যুতে সাময়িক ভাবে শাবনূরের ক্যারিয়ার হুমকির মুখে পড়লেও তার চিরায়ত বাঙালি প্রেমিকার ইমেজ এবং অসাধারন অভিনয় ক্ষমতা তাকে দর্শকদের হৃদয়ে শক্ত আসন গড়তে সাহায্য করে। পরে রিয়াজ, শাকিল খান, ফেরদৌস ও শাকিব খান এর সাথে জনপ্রিয় জুটি গড়ে অসংখ্য ব্যবসাসফল ও জনপ্রিয় ছবি উপহার দেন। ক্যারিয়ারের শেষের দিকে ছিপছিপে গড়ন ও সুশ্রী চেহারার এই অসম্ভব সুন্দরী নায়িকা মুটিয়ে গেলে সমালোচিত হন। বর্তমানে তিনি অস্ট্রেলিয়াতে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। শোনা যাচ্ছে তিনি চলচ্চিত্রে কামব্যাক করার পরিকল্পনা করেই নিজেকে প্রস্তুত করছেন এখন।", "question_text": "বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূরের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৭ ডিসেম্বর, ১৯৭৯", "start_byte": 34, "limit_byte": 79}]} {"id": "-2828441118948687849-0", "language": "bengali", "document_title": "আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ", "passage_text": "আবদুল আজিজ ইবনে আবদুর রহমান ইবনে ফয়সাল ইবনে তুর্কি ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ আল সৌদ (Arabic: عبد العزيز بن عبد الرحمن آل سعود‎, ‘Abd al-‘Azīz ibn ‘Abd ar-Raḥman Āl Sa‘ūd; ১৫ জানুয়ারি ১৮৭৬[1] – ৯ নভেম্বর ১৯৫৩) আরব বিশ্বে সাধারণভাবে আবদুল আজিজ[2] বা ইবনে সৌদ[3] বলে পরিচিত। তিনি আধুনিক সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠাতা ও সৌদি আরবের প্রথম বাদশাহ।[4]", "question_text": "আবদুল্লাহ বিন আল-হুসাইন কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৫ জানুয়ারি ১৮৭৬", "start_byte": 362, "limit_byte": 409}]} {"id": "-6019328074616099894-17", "language": "bengali", "document_title": "উমাইয়া খিলাফত", "passage_text": "১৪৯২ খ্রিষ্টাব্দের ২ জানুয়ারি কর্ডোবার নাসরি রাজ্যের পতনের মাধ্যমে ইবেরিয়ায় মুসলিম শাসনের সমাপ্তি হয়। গ্রানাডার শেষ মুসলিম শাসক দ্বাদশ মুহাম্মদ যিনি বোয়াবদিল নামে পরিচিত, আরাগনের রাজা দ্বিতীয় ফার্ডিনেন্ড ও কাস্টিলের রাণী প্রথম ইসাবেলার কাছে আত্মসমর্পণ করেন।", "question_text": "উমাইয়া রাজবংশের সর্বশেষ রাজা কে ?", "answers": [{"text": "দ্বাদশ মুহাম্মদ", "start_byte": 360, "limit_byte": 403}]} {"id": "8536615513420722047-47", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "\"হ্যারি পটার\" সিরিজের জনপ্রিয়তার কারণে রাউলিং, তার প্রকাশক এবং \"হ্যারি পটার\" লাইসেন্সধারীরা আর্থিক দিক দিয়ে প্রচুর লাভবান হয়েছেন। সিরিজের বইগুলো সারাবিশ্বে ৩২৫ মিলিয়নের অধিক কপি বিক্রি হয়েছে এবং বইয়ের কাহিনী অবলম্বনে ওয়ার্নার ব্রস কর্তৃক নির্মিত সাতটি চলচ্চিত্রও বানিজ্যিক সফলতা পেয়েছে। হ্যারি পটারের কাহিনী নিয়ে নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন আয়ের দিক দিয়ে চতুর্থ অবস্থানে ছিল। অন্যান্য তিনটি চলচ্চিত্রও শীর্ষ ২০ নম্বর অবস্থানের ভেতর ছিল।[41] চলচ্চিত্রগুলো থেকে পাঁচটি ভিডিও গেম নির্মিত হয়েছে এবং সবমিলিয়ে ৪০০ এর অধিক হ্যারি পটার সংক্রান্ত পণ্য (একটি আইপড সহ) বাজারে এসেছে। জুলাই ২০০৫ পর্যন্ত এগুলো থেকে আয় হয়েছে প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলার এবং রাউলিং বিলিয়নিয়ারে পরিনত হয়েছেন যা তাকে যুক্তরাজ্যের রানীর থেকে বিত্তবানে পরিনত করেছে।[42][43]", "question_text": "জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাস সিরিজের প্রধান চরিত্র হ্যারি জেমস পটারকে নিয়ে নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্রটির নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন", "start_byte": 934, "limit_byte": 1044}]} {"id": "-4800008540805189849-0", "language": "bengali", "document_title": "গেম অব থ্রোনস", "passage_text": "গেম অব থ্রোনস (English: Game of Thrones, lit.'সিংহাসনের খেলা') ডেভিড বেনিওফ ও ডি. বি. ওয়েস নির্দেশিত মার্কিন কাল্পনিক নাট্য ধারাবাহিক। এটি জর্জ আর. আর. মার্টিন রচিত ফ্যান্টাসি উপন্যাস ধারবাহিক আ সং অব আইস অ্যান্ড ফায়ার অবলম্বনে নির্মিত, যার প্রথম উপন্যাসটি হল আ গেম অব থ্রোনস। ধারাবাহিকটি আইসল্যান্ড, উত্তর আয়ারল্যান্ড, কানাডা, ক্রোয়েশিয়া, স্কটল্যান্ড, মাল্টা, মরক্কো, যুক্তরাষ্ট্র ও স্পেনে চিত্রায়িত হয়েছে। ধারাবাহিকটি ২০১১ সালের ১৭ এপ্রিল এইচবিও চ্যানেলে প্রথম প্রচারিত হয় এবং এর সপ্তম মৌসুম শেষ হয় ২৭ আগস্ট, ২০১৭। ধারাবাহিকটি ২০১৯ সালে অষ্টম মৌসুম দিয়ে শেষ হবে।[1]", "question_text": "এইচবিওর টেলিভিশন ধারাবাহিক গেম অব থ্রোনস কত সালে শুরু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "২০১১", "start_byte": 1077, "limit_byte": 1089}]} {"id": "-6853666904033538882-9", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিপুরা", "passage_text": "ত্রিপুরার প্রধান রাজনৈতিক জোট ও দলগুলি হল ভারতীয় জনতা পার্টি, বামফ্রন্ট এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। বর্তমানে ত্রিপুরা সরকারে ক্ষমতাসীন রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব নেতৃত্বাধীন বিজেপি। ১৯৭৭ সালের পূর্বাবধি ত্রিপুরায় ক্ষমতাসীন ছিল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। ১৯৭৭ থেকে ১৯৮৮ ত্রিপুরা সরকার পরিচালিত হয় বামফ্রন্টের নেতৃত্বাধীনে এবং ১৯৯৩ সাল থেকে আবার তারা ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন করে। ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস এবং ত্রিপুরা উপজাতি যুব সমিতির জোট সরকার পরিচালনা করে। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে অনুষ্ঠিত ত্রিপুরার \nবিধানসভা নির্বাচনে ৬০টি আসনের ৪৪টি তে জয়লাভ করে ভারতীয় জনতা পার্টি অধীন এন.ডি.এ. জোট ক্ষমতাসীন হয় অপরদিকে সিপিআই(এম) পায় মাত্র ১৬টি আসন। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস এর ৫৫টি আসনে জামানত জব্দ হয়। ", "question_text": "ত্রিপুরার বর্তমান (২০১৯) মুখ্যমন্ত্রী কে ?", "answers": [{"text": "বিপ্লব কুমার দেব", "start_byte": 424, "limit_byte": 468}]} {"id": "2867007672726691974-1", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিপিটক", "passage_text": "পিটক শব্দটি পালি এর অর্থ - ঝুড়ি, পাত্র, বাক্স ইত্যাদি, অর্থ যেখানে কোনো কিছু সংরক্ষন করা হয়।[1] এটি থেরবাদী বৌদ্ধদের মূল ধর্মীয় গ্রন্থ। খ্রীষ্ট পূর্ব ৩য় শতকে সম্রাট অশোকের রাজত্বকালে ত্রিপিটক পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ হিসাবে স্বিকৃত হয়। এই গ্রন্থের গ্রন্থনের কাজ শুরু হয়েছিল গৌতম বুদ্ধ এর পরিনির্বানের তিন মাস পর অর্থাৎ খ্রিষ্ট পূর্ব ৫৪৩ অব্ধে এবং সমাপ্তি ঘটে খ্রিষ্ট পূর্ব প্রায় ২৩৬ অব্ধে। প্রায় তিনশ বছরে তিনটি সঙ্ঘায়নের মধ্যে এর গ্রন্থায়নের কাজ শেষ হয়।[2]", "question_text": "পিটক শব্দের অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "ঝুড়ি, পাত্র, বাক্স ইত্যাদি", "start_byte": 67, "limit_byte": 138}]} {"id": "-7101023690904489784-3", "language": "bengali", "document_title": "আবুল কাশেম ফজলুল হক", "passage_text": "এ. কে. ফজলুক হকের প্রাথমিক শিক্ষা বাড়িতেই শুরু হয়। পরে তিনি গ্রাম্য পাঠশালায় ভর্তি হয়েছিলেন। গৃহ শিক্ষকদের কাছে তিনি আরবি, ফার্সি এবং বাংলা ভাষা শিক্ষা লাভ করেন। ১৮৮১ সালে তিনি বরিশাল জিলা স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৮৮৬ সালে অষ্টম শ্রেণীতে তিনি বৃত্তি লাভ করেন এবং ১৮৮৯ সালে ফজলুল হক প্রবেশিকা পরীক্ষায় তৎকালীন ঢাকা বিভাগে মুসলমানদের মধ্যে প্রথম স্থান দখল করেন। ফজলুল হক তাঁর প্রখর স্মৃতিশক্তির কারণে শিক্ষকদের খুবই স্নহভাজন ছিলেন।প্রবেশিকা পাশ করার পর উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্যে তিনি কলকাতায় গমন করেন। ১৮৯১ সালে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে এফ.এ. পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। সে সময় প্রেসিডেন্সি কলেজে রসায়ন শাস্ত্রের অধ্যাপক ছিলেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়। নিজের মেধার বলে তিনি প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের দৃষ্টি আকর্ষন করেন। এফ.এ. পাশ করার পর তিনি গণিত, রসায়ন ও পদার্থ বিদ্যায় অনার্সসহ একই কলেজে বি.এ. ক্লাসে ভর্তি হন। ১৮৯৩ সালে তিনি তিনটি বিষয়ে অনার্সসহ প্রথম শ্রেণীতে বি.এ. পাশ করেন। বি.এ. পাশ করার পর এম.এ. ক্লাসে প্রথমে ভর্তি হয়েছিলেন ইংরেজি ভাষায়। পরীক্ষার মাত্র ছয় মাস আগে তাকে এক বন্ধু ব্যঙ্গ করে বলেছিলেন যে, মুসলমান ছাত্ররা অঙ্ক নিয়ে পড়ে না, কারণ তারা মেধাবী নয়। এই কথা শুনে এ. কে. ফজলুক হকের জিদ চড়ে যায়। তিনি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন যে, অঙ্কশাস্ত্রেই পরীক্ষা দেবেন। এরপর, মাত্র ছয় মাস অঙ্ক পড়েই তিনি প্রথম শ্রেণী লাভ করেন। [3]", "question_text": "শেরেবাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক কোন কলেজ থেকে পড়াশোনা করেন ?", "answers": [{"text": "প্রেসিডেন্সি", "start_byte": 1414, "limit_byte": 1450}]} {"id": "2397455559364720272-1", "language": "bengali", "document_title": "সমিত প্যাটেল", "passage_text": "তার ভাই অখিল প্যাটেলও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলছেন। \nআগস্ট, ২০০৮ সালে ইংল্যান্ডের পক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক হয় তার। তবে শারীরিক সক্ষমতাজনিত কারণে দল থেকে বাদ পড়েন। এরপর, দীর্ঘ আড়াই বছর পর ২০১১ সালে ওডিআই দলে তাকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। পাশাপাশি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকেও অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তার। এরপর ইংল্যান্ডের ৬৫১তম টেস্ট খেলোয়াড়ের ক্যাপ লাভ করেন শ্রীলঙ্কা সফরে। ২৬ মার্চ, ২০১২ তারিখে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে সমিত প্যাটেলের।", "question_text": "সমিত রোহিত প্যাটেল কোন সালে প্রথম ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের হয়ে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "২০০৮", "start_byte": 158, "limit_byte": 170}]} {"id": "1844557822636541894-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "ভারতের জাতীয় পতাকা হলো কেন্দ্রে চব্বিশটি দণ্ডযুক্ত নীল \"অশোকচক্র\" সহ গেরুয়া, সাদা ও সবুজ আনুভূমিক আয়তাকার ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা। ১৯৪৭ সালের ২২ জুলাই গণপরিষদের একটি অধিবেশনে এই পতাকার বর্তমান রূপটি ভারত অধিরাজ্যের সরকারি পতাকা হিসেবে গৃহীত হয়েছিল। পরবর্তীকালে এটি ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকার মর্যাদা লাভ করে। ভারতে এই পতাকাটিকে সাধারণত \"ত্রিরঙ্গা পতাকা\" বা \"ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা\" বলা হয়। পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া কৃত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের \"স্বরাজ\" পতাকার ভিত্তিতে এই পতাকাটির নকশা প্রস্তুত করা হয়েছিল।", "question_text": "ভারতীয় জাতীয় পতাকার নকশা কে তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া", "start_byte": 1071, "limit_byte": 1126}]} {"id": "-2228411599444444054-15", "language": "bengali", "document_title": "গ্রেট সল্ট লেক", "passage_text": "গ্রেট সল্ট লেকের পাশে অবস্থিত অকুইয়ার পর্বতমালার একটি অংশ হ্রদের তলদেশ পর্যন্ত প্রসারিত হয়েছে। এই পর্বতমালার কিছু অংশ, যেমন-ব্ল্যাক রক, অ্যান্টেলোপ আইল্যান্ড, হোয়াইট রক, এগ আইল্যান্ড, ফ্রেমন্ট আইল্যান্ড গ্রেট সল্ট লেকের দ্বীপ বা উপদ্বীপ। অপরদিকে স্টান্সবেরি পর্বতমালার অংশ হছে স্টান্সবেরি দ্বীপ, কেরিংটন দ্বীপ ও হ্যাট আইল্যান্ডস। লেকসাইড পর্বতের একটা প্রসারিত অংশ হচ্ছে স্ট্রং নব, যা হ্রদের পশ্চিম অংশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এসমস্ত দ্বীপের মাঝের অংশটি হ্রদের গভীরতম স্থান বলে গণনায় প্রমাণিত হয়েছে।[14] ১৮৫০ সালে হাওয়ার্ড স্টান্সবেরি এই স্থানে হ্রদের গভীরতা ৩৫ ফুট নির্ণয় করেন। হ্রদের গড় গভীরতা ১৩ ফুট।[14] হ্রদের পানিপৃষ্ঠের উচ্চতা কম থাকলে অ্যান্টেলোপ আইল্যান্ড, গুজ আইল্যান্ড, ব্রাউন্স আইল্যান্ড[15] ও অন্যান্য কিছু ছোট দ্বীপ তীরের সাথে উপদ্বীপ হিসেবে যুক্ত হয়। স্টান্সবেরি আইল্যান্ড ও স্ত্রং নব অধিকাংশ সময় উপদ্বীপ হিসেবেই থাকে, তবে পানিপৃষ্ঠের উচ্চতা গড় গভীরতা অতিক্রম করলে সেগুলো দ্বীপে পরিণত হয়।", "question_text": "যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরে ইউটা অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত গ্রেট সল্ট লেকের গড় গভীরতা কত ?", "answers": [{"text": "১৩ ফুট", "start_byte": 1608, "limit_byte": 1624}]} {"id": "-2865113174093935674-0", "language": "bengali", "document_title": "আডলফ হিটলারের মৃত্যু", "passage_text": "আডলফ হিটলার একজন জার্মান রাজনীতিবিদ ছিলেন যিনি নাৎসি দলের নেতা ছিলেন, ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানীর চ্যান্সেলর ছিলেন এবং ১৯৩৪ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত সে দেশের ফিউরার ছিলেন। ১৯৪৫ সালের ৩০ এপ্রিল বার্লিনে তাঁর ফিউরার বাংকারে বন্দুকের গুলিতে তিনি মারা যান।[lower-alpha 1][lower-alpha 2][lower-alpha 3] ইভা ব্রাউন, তার একদিনের স্ত্রী সাইনাইড খেয়ে তার সঙ্গে আত্মহত্যা করেন।[lower-alpha 4] হিটলারের পূর্বে লিখিত ও মৌখিক নির্দেশাবলী অনুযায়ী, সেই বিকালে তাদের দেহাবশেষ বাংকারের জরুরী বহির্গমন দিয়ে উপরে সিঁড়ি পর্যন্ত আনা হয় এবং বাংকারের বাইরে রাইখ চ্যান্সেলারি বাগানে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেযওয়া হয়। [1][2] সোভিয়েত নথিপত্রের তথ্য অনুসারে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত তাদের পোড়া দেহাবশেষ উদ্ধার করে জায়গায় জায়গায় পুতে দেওয়া হয়[lower-alpha 5] ১৯৭০ সালে তাঁদের ক্ষয়ে যাওয়া দেহাবশেষগুলো পুড়িয়ে ধ্বংস করে দেয়া হলো এবং ছাইভস্ম জার্মানির এলবি নদীর উপনদী বিটারিটজ্ নদীর জলে ছুড়ে ফেলা হয়।[lower-alpha 6]", "question_text": "আডলফ হিটলার কত সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "১৯৪৫ সালের ৩০ এপ্রিল", "start_byte": 474, "limit_byte": 528}]} {"id": "-6803973287842827645-45", "language": "bengali", "document_title": "চীনের ইতিহাস", "passage_text": "কিং রাজদরবারের দূর্বলতার কারণে তরুন রাজকীয় সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা এবং ছাত্রসমাজ সম্রাটকে উৎখাত করে একটি প্রজাতন্ত্র গঠন করতে প্রয়াসী হন। ১২ই মার্চ ১৯১২ সালে নানজিংএ একটি অন্তর্বর্তী কালিন সরকার গঠিত হয়। সমাপ্ত হয় চীনের ২০০০ বছরের রাজকীয় শাসনের। কিন্তু সান শীঘ্রই সম্রাটকে ক্ষমতাচ্যুত করায় সাহয্য করার বিনিময়ে (যে সিদ্ধান্তের জন্য পরবর্তীকালে তিনি অনুশোচনা করেন) চুক্তি অনুসারে, ইউয়ান সিকাই এর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে বাধ্য হন। ইউয়ান সিকাই ছিলেন নব গঠিত সেনাবাহিনী প্রধান এবং ভূতপূর্ব সম্রাটের প্রধানমন্ত্রী। পরবর্তী পাঁচ বছরে, ইউয়ান জাতীয় ও প্রাদেশিক আইনসভা ভেঙে দেন এবং ১৯১৫ সালে নিজেকে সম্রাট হিসাবে ঘোষনা ক‌রেন। সম্রাট হবার উচ্চাভিলাস তার অধিনস্ত কর্মচারীরা মেনে নেননি। ১৯১৬ সালের মার্চ মা‌সে তাকে উৎখাত করা হয় এবং একই বছর জুন মাসে তিনি মারা যান। ইউয়ানের অপসারন ও মৃত্যু চীনের রাষ্ট্র ক্ষমতায় শূন্যতার সৃষ্টি হয়। প্রজাতান্ত্রিক সরকার ছিন্ন বিচ্ছন্ন হয়ে পরে। এ পরিস্থিতিতে কিছু যুদ্ধবাজ নেতার উত্থান হয়। তারা চীনের অনেক অঞ্চল এসকল নেতারা শাসন করতেন।", "question_text": "চীনা সাম্রাজ্যের সর্বশেষ সম্রাট কে ?", "answers": [{"text": "ইউয়ান সিকাই", "start_byte": 1197, "limit_byte": 1231}]} {"id": "28960551358880742-1", "language": "bengali", "document_title": "ব্রুনাই", "passage_text": "ব্রুনাই দুইটি আলাদা এলাকা নিয়ে গঠিত। এদের মধ্যে পশ্চিমেরটি বৃহত্তর। দুই এলাকাতেই সমুদ্র বন্দর আছে। তবে দুইটিকেই মালয়শিয়ার সারাওয়াক প্রদেশ ঘিরে রেখেছে। বন্দর সেরি বেগাওয়ান ব্রুনাইয়ের রাজধানী। ব্রুনাইয়ের আয়তন মাত্র ৫,৭৬৫ বর্গকিলোমিটার।", "question_text": "ব্রুনাই-এর রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "বন্দর সেরি বেগাওয়ান", "start_byte": 421, "limit_byte": 477}]} {"id": "-4681043453684884258-12", "language": "bengali", "document_title": "চাংকি পান্ডে", "passage_text": "চাংকি ১৯৯৮ সালে ভাবনা পান্ডেকে বিয়ে করেন এবং তাদের দুই কন্যা। তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে, তিনি ২০০২ সালে বলিউড চলচ্চিত্রে ফিরে এসে ডজনখানেক সিনেমায় অভিনয় করে তার অভিনয় জীবন শেষ করবেন। সিনেমায় অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি 'বলিউড ইলেক্ট্রিক' )Bollywood Electric) নামে একটি ব্যবসায়ের সাথে জড়িত, যা বিভিন্ন মঞ্চ অনুষ্ঠানের (stage shows) আয়োজন করে। এছাড়া তিনি এবং তার স্ত্রী ভারতের মুম্বাইয়ে একটি স্বাস্থ্যকর খাবারের দোকান পরিচালনা করেন।", "question_text": "সুযশ 'চাংকি' পান্ডের স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "ভাবনা পান্ডে", "start_byte": 42, "limit_byte": 76}]} {"id": "1159421167910148263-7", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সাম্রাজ্য", "passage_text": "যুদ্ধ ও কূটনীতির মাধ্যমে আকবর সাম্রাজ্যকে সবদিকে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হন। তিনি ভারতের সামাজিক গোষ্ঠীর সামরিক অভিজাতদের থেকে তার প্রতি অনুগত নতুন অভিজাত শ্রেণী গড়ে তোলেন। তিনি উন্নত সরকার ব্যবস্থা ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে অবদান রেখেছেন।[19] আকবর ইউরোপীয় বাণিজ্য কোম্পানিগুলোর সাথে বাণিজ্য বৃদ্ধি করেছেন। বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের পার্থক্য দূর করার জন্য আকবর দীন-ই-ইলাহি নামক নতুন ধর্ম তৈরি করেছিলেন। তবে এই ধর্ম প্রসিদ্ধ হয়নি। আকবরের ছেলে সম্রাট জাহাঙ্গীর সমৃদ্ধির সাথে শাসন করেছেন। তবে জাহাঙ্গীর মাদকাসক্ত ছিলেন। তার রাষ্ট্রীয় কাজে অনীহা দেখে দরবারের প্রভাবশালীরা তার সন্তান খুররম ও শাহরিয়ারের পক্ষ নিয়ে দু'দলে বিভক্ত হয়ে বিদ্রোহ করে। বিদ্রোহীদের প্রভাবে পড়ে যান জাহাঙ্গীর। অবশেষে খুররম শাহজাহান হিসেবে মুঘল সিংহাসনে আরোহণ করেন[19] শাহজাহানের শাসনকাল মুঘল দরবারের জাকজমকের জন্য প্রসিদ্ধ। এসময় অনেক বিলাসবহুল ইমারত নির্মিত হয় যার মধ্যে তাজমহল অন্যতম।[19] এসময় দরবারের রক্ষণাবেক্ষণের খরচ রাজস্ব আয়ের চেয়ে বেশি ছিল।[19]", "question_text": "মোগল সম্রাট আকবরের পর কে মোঘল সিংহাসন অধিকার করেন ?", "answers": [{"text": "জাহাঙ্গীর", "start_byte": 1196, "limit_byte": 1223}]} {"id": "9138720410774608495-0", "language": "bengali", "document_title": "স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র", "passage_text": "স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র একটি অস্থায়ী বেতার সম্প্রচার কেন্দ্র যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে সার্বভৌম স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবার পর এর নাম বদলে বাংলাদেশ বেতার করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের ঢাকা থেকে সম্প্রচার শুরু করে বাংলাদেশ বেতার যা এতকাল রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধা ও দেশবাসীর মনোবলকে উদ্দীপ্ত করতে \"স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র\" অবিস্মরণীয় ভূমিকা রেখেছিল। যুদ্ধের সময়ে প্রতিদিন মানুষ অধীর আগ্রহে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শোনার জন্য অপেক্ষা করত। “জয় বাংলা, বাংলার জয়” গানটি এ বেতার কেন্দ্রের সূচনা সঙ্গীত হিসাবে প্রচারিত হতো। [1]", "question_text": "স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রটি সর্বপ্রথম কোথায় প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "বাংলাদেশে", "start_byte": 187, "limit_byte": 214}]} {"id": "-2303612635127623088-16", "language": "bengali", "document_title": "জাস্টিন ট্রুডো", "passage_text": "\nজাস্টিন ট্রুডো তার ছোটভাই মাইকেলের সহপাঠিনী ও বান্ধবী সোফি গ্রেগরের সাথে ২০০৫ সালের ২৮ শে মে বিবাহবন্ধনের আবদ্ধ হন। [51][52] ব্যক্তিগত জীবনে তিনি তিন বাচ্চার জনক। ", "question_text": "জাস্টিন পিয়েরে জেমস ট্রুডোর স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "সোফি গ্রেগরের", "start_byte": 147, "limit_byte": 184}]} {"id": "-6001881637578117548-3", "language": "bengali", "document_title": "পাপ", "passage_text": "পাপ(sin) শব্দটি \"পুরাতন ইংরেজি syn (n)\" থেকে উৎপত্তি হয়েছে যা * সানজো(sunjō) হিসাবে ব্যবহৃত হত যেটি ল্যাটিন সন্স(sons) এর সাথে সম্পর্কিত হতে পারে যার অর্থ হল দোষী। পুরনো ইংরেজিতে সাধারণ অর্থে পাপ বলতে যা বুঝাতো তার উদাহরণ হল, 'অপরাধ, ভুল কাজ, গুম করা । ইংরেজি বিবলিকাল টার্ম হিসাবে 'সিন'(sin) বা 'সিন'(syn) বাইবেলের গ্রীক এবং ইহুদি শব্দ থেকে অনুবাদ করা হয়েছিল যা নিউ টেস্টামেন্ট গ্রীক ἁμαρτία হামারটিয়া \"পাপ\" এর অর্থ হল ব্যর্থতা, ত্রুটি হওয়া, বিশেষত বর্শা নিক্ষেপে ভুল করাকে বুঝাতো; হিব্রু হাতা \"পাপ\" তীরন্দাজ থেকে উৎপত্তি হয়েছে আক্ষরিক অর্থে \"স্বর্ণ\" কে আঘাত করতে ত্রুটি করা বুঝাতো যা ছিল তীরন্দাজদের লক্ষ্য বস্তু।", "question_text": "পাপ শব্দটির উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে ?", "answers": [{"text": "পুরাতন ইংরেজি syn (n)", "start_byte": 35, "limit_byte": 80}]} {"id": "1104719982201351408-0", "language": "bengali", "document_title": "কুমিল্লা", "passage_text": "\nকুমিল্লা বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব প্রান্তে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে অবস্থিত মহানগর ও ভারত সীমান্তবর্তী একটি জেলাশহর। এটি ঢাকা ও চট্টগ্রাম এর পর বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর।এটির মেট্রোপলিটন এলাকার আয়তন ১৫৩ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ২৩ লাখ।এটি চট্টগ্রাম বিভাগ এ অবস্থিত কুমিল্লা জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্রবিন্দু।", "question_text": "কুমিল্লা জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "কুমিল্লা", "start_byte": 1, "limit_byte": 25}]} {"id": "-1147227622158161980-2", "language": "bengali", "document_title": "শ্রীকৃষ্ণকীর্তন", "passage_text": "বিষ্ণুর অবতাররূপে কৃষ্ণের জন্ম, বড়ায়ির সহযোগিতায় বৃন্দাবনে রাধার সঙ্গে তাঁর প্রণয় এবং অন্তে বৃন্দাবন ও রাধা উভয়কে ত্যাগ করে কৃষ্ণের চিরতরে মথুরায় অভিপ্রয়াণ – এই হল ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের মূল উপজীব্য। আখ্যায়িকাটি মোট ১৩ খণ্ডে বিভক্ত। জন্মখণ্ড, তাম্বুলখণ্ড, দানখণ্ড, নৌকাখণ্ড, বৃন্দাবনখণ্ড ইত্যাদি ১২টি অংশ 'খণ্ড' নামে লেখা হলেও অন্তিম অংশটির নাম শুধুই 'রাধাবিরহ', এই অংশটির শেষের পৃষ্ঠাগুলি পাওয়া যায়নি। পুঁথিটি খণ্ডিত বলে কাব্যরচনার সন-তারিখও জানা যায় না। কাব্যের প্রধান তিনটি চরিত্র —— কাহ্নাঞি, রাধা, বড়াঞি।", "question_text": "শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের কোন খণ্ডটি খণ্ডিত ?", "answers": [{"text": "রাধাবিরহ", "start_byte": 971, "limit_byte": 995}]} {"id": "-729600016766807908-9", "language": "bengali", "document_title": "রিকি পন্টিং", "passage_text": "২০০২ সালে অস্ট্রেলিয়ার একদিনের আন্তর্জাতিক দলের নেতৃত্বের ভার গ্রহণ করেন। পরের বছরই তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলকে শিরোপা এনে দেন। ২০০৪ সালে স্টিভ ওয়াহ টেস্ট অধিনায়ক থেকে অবসর গ্রহণ করলে অবশ্যম্ভাবী হিসেবে পন্টিংকে দলের অধিনায়ক মনোনীত করা হয়। ২০০৫ সালে পন্টিংয়ের নেতৃত্বে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে অ্যাশেজ সিরিজ জয়লাভ করে। ২০০৫-০৬ মৌসুমেও পন্টিং তার ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখেন। সাত সেঞ্চুরিসহ প্রায় ৭৮ রান গড়ে ১,৪৮৩ রান সংগ্রহ করেন। জানুয়ারি, ২০০৬ সালে সিডনিতে অনুষ্ঠিত তার শততম টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে উভয় ইনিংসে ১২০ ও ১৪৩* রান করেন।", "question_text": "রিকি টমাস পন্টিং কত সালে প্রথম বার অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "২০০২", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "4445479480524646812-0", "language": "bengali", "document_title": "সুই সম্রাট ইয়াং", "passage_text": "সুই সম্রাট ইয়াং (隋煬帝, ৫৬৯ – এপ্রিল ১১, ৬১৮) ছিলেন সুই সম্রাট ওয়েনের দ্বিতীয় পুত্র এবং সুই সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সম্রাট। তার পারিবারিক নাম ছিল ইয়াং গুয়াং, অন্য নাম ইয়াং, ডাকনাম আমো, এবং তার নাতী ইয়াং তংয়ের সংক্ষিপ্ত রাজত্বকালে সম্রাট মিং নামে পরিচিত ছিলেন। সম্রাট ওয়েন ৫৮১ সালে সুই সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করলে ইয়াং গুয়াংকে জিনের যুবরাজ করেন। ৫৮৮ সালে তাকে পাঁচ সৈন্যদলের প্রধান করে দক্ষিণে চেন সাম্রাজ্য আক্রমণে জন্য পাঠানো হয় এবং তিনি তার সফলতার জন্য প্রশংসিত হন। তার এই সফলতা এবং তার বড় ভাই সুই যুবরাজ ইয়াং ইয়ংয়ের বিরুদ্ধে তার মিথ্যা প্রমাণাদি তাকে ৬০০ সালে রাজদরবারের যুবরাজ হতে সাহায্য করে। ৬০৪ সালে তার পিতা সম্রাট ওয়েনের মৃত্যুর পর, যদিও অনেক ইতিহাসবেত্তা ধারণা করেন তাকে ইয়াং গুয়াংয়ের নির্দেশে হত্যা করা হয়, তিনি সম্রাট ইয়াং উপাধি নিয়ে সিংহাসনে আরোহণ করেন।", "question_text": "সুই সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সম্রাটের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ইয়াং", "start_byte": 29, "limit_byte": 44}]} {"id": "-1299392683251039967-0", "language": "bengali", "document_title": "ইন্দোনেশিয়া", "passage_text": "ইন্দোনেশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। ল্যাটিন ইন্ডাস থেকে ইন্দোনেশিয়া শব্দটি এসেছে।[2] ল্যাটিন শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় দ্বীপ। ডাচ উপনিবেশের কারণে তাদের দেয়া নামটি ওই অঞ্চলের জন্য প্রচলিত হয়। ১৯০০ সাল থেকে জায়গাটি ইন্দোনেশিয়া নামে পরিচিতি পায়।[2] প্রায় ৫,০০০ দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত এই দেশটি পৃথিবীর বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম জাকার্তা। সরকারী ভাবে ইন্দোনেশিয়ার নাম ইন্দোনেশীয় প্রজাতন্ত্রী (ইন্দোনেশীয় ভাষায় Republik Indonesia).", "question_text": "ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "জাকার্তা", "start_byte": 995, "limit_byte": 1019}]} {"id": "-7644556743132121457-0", "language": "bengali", "document_title": "অ্যানড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম)", "passage_text": "অ্যানড্রয়েড (English: Android) বা এন্ড্রয়েড একটি ওপেন সোর্স মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম যেটি মোডিফাইড লিনাক্স কার্নেলের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। [6][7] বর্তমানে গুগল এটির উন্নয়ন করছে। গুগল এলএলসি প্রাথমিক ডেভেলপারদের (অ্যানড্রয়েড ইনকর্পোরেট) কাছ থেকে অ্যানড্রয়েড কিনে নেয় ২০০৫ সালে।[8] গুগল এবং অন্যান্য মুক্ত হ্যান্ডসেট এল্যায়েন্সের সদস্যরা অ্যানড্রয়েডের ডেভেলপমেন্ট ও রিলিজ নিয়ন্ত্রন করে থাকে[9]\n[10]। অ্যানড্রয়েড ওপেন সোর্স প্রজেক্ট’টি (এওএসপি) অ্যানড্রয়েডের রক্ষনাবেক্ষন এবং ভবিষ্যৎ উন্নয়নের কাজ করে[11] । অ্যানড্রয়েড বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেম[12]\n[13]।", "question_text": "গুগলের প্রথম মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "অ্যানড্রয়েড", "start_byte": 0, "limit_byte": 36}]} {"id": "-466552506306330314-3", "language": "bengali", "document_title": "কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়", "passage_text": "১৯৩৫ সালে রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘অণিমা’ নামটি পরিবর্তন করে ‘কণিকা’ রাখেন। অবশ্য ডাকনাম হিসাবে তিনি ব্যবহার করতেন ‘মোহর’। পরে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর এই ‘মোহর’ নামটি বিস্তারিত করে বলেছিলেন ‘আকবরী মোহর’। ১৯৩৫ সালেই শিশুশিল্পী হিসাবে প্রথম মঞ্চাবতরণ করেন কণিকা। শান্তিনিকেতনের শারদোৎসবে একটি অনুষ্ঠানে বালক-বালিকাদের দলে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। জানা যায়, রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর সেই প্রথম ও শেষ মঞ্চাবতরণ; কারণ সেই অনুষ্ঠানটিই ছিল রবীন্দ্রনাথের শেষ মঞ্চাভিনয়। ২৪ জুলাই ১৯৪০ বোলপুর টেলিফোন কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি ওগো তুমি পঞ্চদশী গানটি গেয়েছিলেন। গানটি তিনি সরাসরি রবীন্দ্রনাথের কাছেই শেখেন। এই অনুষ্ঠানটি বেতারে সম্প্রচারিত হয়। এটিই কণিকার প্রথম বেতার অনুষ্ঠান। এরপর ১৯৩৭ সালে প্রথম কলকাতার ছায়া সিনেমা হলে আয়োজিত বর্ষামঙ্গল উৎসবে কণিকা রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে দ্বৈতকণ্ঠে ছায়া ঘনাইছে বনে বনে গানটি গেয়েছিলেন। কলকাতার মঞ্চে রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পীরূপে সেটিই ছিল তাঁর প্রথম আত্মপ্রকাশ। এই সময়ে অনেকগুলি গান রবীন্দ্রনাথ তাঁকে স্বয়ং শিখিয়েছিলেন। কণিকা অভিনয় করেছিলেন তাসের দেশ নাটকের দহলানী, ডাকঘর নাটকের সুধা, বিসর্জন নাটকের অপর্ণা ও বশীকরণ নাটকের নিরুপমা চরিত্রে।", "question_text": "কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাক নাম কী ?", "answers": [{"text": "মোহর", "start_byte": 295, "limit_byte": 307}]} {"id": "-5503339156411109620-1", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ", "passage_text": "হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশেমের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের একাংশের সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার টিকাটুলীর কেএম দাস লেন রোডের রোজ গার্ডেন প্যালেসে 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ' প্রতিষ্ঠিত হয়, যার সভাপতি ছিলেন টাঙ্গাইলের মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক টাঙ্গাইলের শামসুল হক। পরবর্তীকালে, ১৯৫৫ সালে মওলানা ভাসানীর উদ্যোগে ধর্মনিরপেক্ষতার চর্চা এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংগঠনটির নাম থেকে পরে 'মুসলিম' শব্দটি বাদ দেওয়া হয়; নাম রাখা হয়: 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ'।[3]", "question_text": "১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে আওয়ামী মুসলিম লীগ কে প্রতিষ্ঠা করে ?", "answers": [{"text": "হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশেমে", "start_byte": 0, "limit_byte": 104}]} {"id": "6744603928978231684-2", "language": "bengali", "document_title": "রাগ (সংগীত)", "passage_text": "রাগ সঙ্গীতের চারটি প্রধান রীতি আছে। এগুলো হচ্ছে: ধ্রুপদ, খেয়াল, টপ্পা ও ঠুমরী। সংগীতে রাগ সমাহার-১) রাগ বিলাবল ২) রাগ আলাহিয়া বিলাবল ৩) রাগ ইমন ৪) রাগ ইমন কল্যাণ ৫) রাগ ভূপালী ৬) রাগ বিহাগ ৭) রাগ কাফি ৮) রাগ বাগেশ্রী ৯) রাগ ভীমপলশ্রী ১০) রাগ বৃন্দবনী সারং ১১) রাগ আশাবরী ১২) রাগ জৌনপুরী ১৩) রাগ খাম্বাজ ১৪) রাগ রাগেশ্রী ১৫) রাগ দেশ ১৬) রাগ কলাবতী ১৭) রাগ ভৈরব ১৮) রাগ নট ভৈরব ১৯) রাগ আহীয় ভৈরব ২০) রাগ আনন্দ ভৈরব ২১) রাগ বাঙ্গাল ভৈরব ২২) রাগ বিভাস ২৩) রাগ গুণকেলী ২৪) রাগ বৈরাগী ২৫) রাগ নিত্যকলি ২৬) রাগ ভৈরবী ২৭) রাগ মালকোষ ২৮) রাগ চন্দ্রকোষ ২৯) রাগ মারওয়া ৩০) রাগ পুরিয়া ৩১) রাগ জেতাশ্রী ৩২) রাগ জয়েৎ ৩৩) রাগ পুরিয়াকল্যাণ ৩৪) রাগ পূরবী ৩৫) রাগ পুরিয়াধানেশ্রী ৩৬) রাগ গৌরাঞ্জনী ৩৭) রাগ ত্রিবেণী ৩৮) রাগ টোড়ী ৩৯) রাগ গুর্জরী টোড়ী ৪০) রাগ ভূপাল টোড়ী ৪১) রাগ বিলাসখানী ৪২) রাগ আশাবরী ( কোমল ) ৪৩) রাগ মূলতানী ৪৪) রাগ মধুবন্তী ৪৫) রাগ কেদারা ৪৬) রাগ মারু বিহাগ ৪৭) রাগ হংসধ্বনি ৪৮) রাগ কৌশধ্বনি ৪৯) রাগ দুর্গা ৫০) রাগ দেশকার ৫১) রাগ শিবরঞ্জনী ৫২) রাগ আভেগী কানাড়া ৫৩) রাগ শ্রীরঞ্জনী ৫৪) রাগ পট্দীপ ৫৫) রাগ যোগ ৫৬) রাগ চন্দ্রঘোষ ৫৭) রাগ তিলং ৫৮) রাগ জয়জয়ন্তী ৫৯) রাগ গোখর কল্যান ৬০) রাগ দরবারী ৬১) রাগ মধুমতি ৬২) রাগ মিয়া -কি -মাল্হার ৬৩) রাগ মেঘ ৬৪ ) রাগ বাহার ৬৫) রাগ মেঘমল্লার।[2]", "question_text": "ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত অনুসারে মোট কতগুলি রাগ আছে ?", "answers": [{"text": "৬৫", "start_byte": 2929, "limit_byte": 2935}]} {"id": "-2794138050639995131-6", "language": "bengali", "document_title": "ছত্রাক", "passage_text": "পেনিসিলিনসহ বহু মূল্যবান ঔষধ ছত্রাক থেকে থেকে তৈরি করা হয়। পাউরুটি তৈরিতে ইস্ট নামক ছত্রাক ব্যবহার করা হয়।ইস্ট ভিটামিন সমৃদ্ধ বলে ট্যাবলেট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।এগারিকাস নামক একধরণের মাশরুম ছত্রাক শৌখিন খাদ্য বলে বিবেচিত।বর্তমানে বাংলাদেশদেশসহ বহু দেশে চাষ করা হয়।আবর্জনা পঁচিয়ে মাটিতে মেশাতে ছত্রাকের ভূমিকা রয়েছে।", "question_text": "পাউরুটি তৈরি করতে কোন ছত্রাক ব্যবহার করা হয় ?", "answers": [{"text": "ইস্ট", "start_byte": 201, "limit_byte": 213}]} {"id": "317591747788763481-3", "language": "bengali", "document_title": "সমকামিতা", "passage_text": "মহিলা সমকামীদের বোঝাতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত শব্দটি হল লেসবিয়ান এবং পুরুষ সমকামীদের ক্ষেত্রে গে, যদিও গে কথাটি প্রায়শ সমকামী মহিলা ও পুরুষ উভয়কে বোঝাতেও সাধারণভাবে ব্যবহৃত হয়। নানা কারণে স্বঘোষিত সমকামীর সংখ্যা এবং মোট জনসংখ্যার মধ্যে সমলৈঙ্গিক সম্পর্কে আবদ্ধ মানুষের অনুপাত নির্ণয় করা দুঃসাধ্য। এই কারণগুলোর মধ্যে প্রধান হল সমকামভীতি ও বিপরীতকামবাদের সমর্থনজনিত বৈষম্যের কারণে অনেক সমকামী প্রকাশ্যে তাদের যৌনতা স্বীকার না করা।[10] অন্যান্য প্রাণীদের মধ্যেও সমকামী আচরণের নিদর্শন নথিভুক্ত হয়েছে।[11][12][13][14][15]", "question_text": "মহিলা সমকামীদের বোঝাতে কোন শব্দ ব্যাবহার করা হয় ?", "answers": [{"text": "লেসবিয়ান", "start_byte": 146, "limit_byte": 173}]} {"id": "6325810556486078660-4", "language": "bengali", "document_title": "টুথব্রাশ", "passage_text": "মানব ইতিহাসের সর্বপ্রথম টুথব্রাশ ব্যবহারের সময় হিসেবে খ্রীষ্টপূর্ব প্রায় তিন হাজার সালকে নির্ধারণ করা হয়েছে। ঐ সময় গাছের চিকন ডালের সম্মুখ অংশকে চেছে দাঁত পরিষ্কারের কাজে টুথব্রাশ হিসেবে ব্যবহার করা হতো এবং এটি 'চিউই স্টিক' বা চিবানোর কাঠি বা দাঁতন নামে পরিচিত।", "question_text": "সর্বপ্রথম টুথব্রাশ বা দাঁতের ব্রাশটি কি দিয়ে তৈরি হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "গাছের চিকন ডালের সম্মুখ অংশ", "start_byte": 323, "limit_byte": 396}]} {"id": "-6315403865876523016-1", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য ([دَوْلَتِ عَلِيّهٔ عُثمَانِیّه, Devlet-i Aliyye-i Osmâniyye]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help), আধুনিক তুর্কি: [Osmanlı İmparatorluğu বা Osmanlı Devleti]error: {{lang}}: text has italic markup (help)), ঐতিহাসিকভাবে তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক বলে পরিচিত, ছিল একটি ইসলামি সাম্রাজ্য। ১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রথম উসমান উত্তরপশ্চিম আনাতোলিয়ার দ্বায়িত্ব পান সেলযুক সাম্রাজ্য কতৃক। প্রথম দিকে সেলযুক সাম্রাজ্যের প্রতি অনুগত থাকলেও সেলজুক সাম্রাজ্যের ক্রান্তিলগ্নে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।\nএবং ধীরে ধীরে একটি বৃহত সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেলজুক রাজবংশের জামাতাও ছিলেন [7] এবং প্রথম উসমানের মাতা হালিমে সুলতান ছিলেন সেলজুক শাহজাদা নুমান এর মেয়ে অর্থাৎ আর্তুগুলের স্ত্রী প্রথম মুরাদ কর্তৃক বলকান জয়ের মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্য বহুমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হয়ে উঠে এবং খিলাফতের দাবিদার হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের কনস্টান্টিনোপল জয় করার মাধ্যমে উসমানীয়রা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য উচ্ছেদ করে।\n১৫২৬ সালে হাঙ্গেরি জয়ের পর ইউরোপের বলকান অঞ্চল সমূহ নিয়ে বড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।\n[8][9][10]", "question_text": "অটোমান সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১২৯৯ সালে", "start_byte": 544, "limit_byte": 569}]} {"id": "-6516592673002946426-0", "language": "bengali", "document_title": "এবি ডি ভিলিয়ার্স", "passage_text": "আব্রাহাম বেঞ্জামিন ডি ভিলিয়ার্স (English: Abraham Benjamin de Villiers; জন্ম: ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৪) দক্ষিণ আফ্রিকার ট্রান্সভাল প্রদেশের প্রিটোরিয়ায় জন্মগ্রহণকারী দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দলের একজন খেলোয়াড়। সংক্ষেপে তিনি এবি ডাকনামে দলীয় খেলোয়াড়দের কাছে পরিচিত। একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বর্তমান দলপতি। এছাড়া, টুয়েন্টি২০ দক্ষিণ আফ্রিকা দলেরও অধিনায়ক ছিলেন।[1] ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের পর তিনি গ্রেইম স্মিথের কাছ থেকে দলের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলেও নিয়মিত অংশ নিচ্ছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স।", "question_text": "দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার আব্রাহাম বেঞ্জামিন ডি ভিলিয়ার্সের ডাকনাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "এবি", "start_byte": 558, "limit_byte": 567}]} {"id": "-5070154010009387344-13", "language": "bengali", "document_title": "হালাকু খান", "passage_text": "মঙ্গোলদের অগ্রসর হওয়ার খবর পাওয়ার পর সুলতান কুতুজ তাদের মোকাবেলা করার জন্য আইন জালুতের দিকে অগ্রসর হন। এখানে দুই পক্ষের মধ্যে আইন জালুতের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। বাইবার্স যুদ্ধে হিট-এন্ড-রান কৌশল ব্যবহার করেছিলেন যাতে মঙ্গোলরা পালিয়ে যাচ্ছে ভেবে মামলুকদের অনুসরণ করে। বাইবার্স ও কুতুজ পাহাড়ের আড়ালে নিজেদের সেনাদের লুকিয়ে রাখেন। মঙ্গোল সেনাপতি কিতবুকা মামলুকদের অনুসরণ করেন এবং বাহিনীর পুরো শক্তি নিয়ে তাদের উপর ঝাপিয়ে পড়ার সিদ্ধান্ত নেন। তারা মামলুকদের আক্রমণের সীমানায় এসে পড়ার পর আক্রমণের সম্মুখীন হয়। যুদ্ধে সেনাপতি কিতবুকাসহ অধিকংশ সৈনিক নিহত বা বন্দী হয়। যুদ্ধে মঙ্গোলদের পরাজয়ের ফলে পূর্ব ও দক্ষিণে তাদের অভিযান থেমে যায়।", "question_text": "আইন জালুতের যুদ্ধে কোন পক্ষের জয় হয় ?", "answers": [{"text": "মামলুকদের", "start_byte": 651, "limit_byte": 678}]} {"id": "-1524736834730135764-0", "language": "bengali", "document_title": "কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়", "passage_text": "কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় (জন্ম:১২ অক্টোবর ১৯২৪ – মৃত্যু: ৫ এপ্রিল ২০০০) একজন স্বনামধন্য ভারতীয় বাঙালি রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ও শিক্ষিকা। রবীন্দ্রসঙ্গীত জগতের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শিল্পীদের মধ্যে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় অন্যতম। বিশেষত টপ্পা অঙ্গের রবীন্দ্রসংগীতে তিনি ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী এক গায়িকা। রবীন্দ্রসঙ্গীত ছাড়া অতুলপ্রসাদের গানেও তিনি সমান পারদর্শী ছিলেন; যদিও এই ধারায় তাঁর রেকর্ড সংখ্যা খুব বেশি নয়। জীবনের অধিকাংশ সময় শান্তিনিকেতনে অতিবাহিত করলেও তাঁর জনপ্রিয়তা পশ্চিমবঙ্গের সীমানা ছাড়িয়ে বাংলাদেশেও পরিব্যাপ্ত ছিল। কলকাতা পৌরসংস্থা তাঁর সম্মানে কলকাতার ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল ও রবীন্দ্র সদনের মধ্যবর্তী ময়দানের একাংশে একটি সুরম্য সুবৃহৎ উদ্যান উৎসর্গ করেছেন।", "question_text": "কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম সাল কত ?", "answers": [{"text": "১৯২৪", "start_byte": 105, "limit_byte": 117}]} {"id": "-7565101746508734270-2", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদের বৈবাহিক জীবন", "passage_text": "তিনি আরবীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং সেনানায়ক হিসেবেও সফলতা লাভ করেছেন। ইতিহাসে তাকে রাজনৈতিক এবং আধ্যাত্মিক উভয় ক্ষেত্রে সফল ব্যক্তি এবং ইসলামের প্রবর্তক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। যৌবনে তিনি মূলত ব্যবসার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করতেন। ২৫ বছর বয়সে তাঁর সাথে আরবের তৎকালীন বিশিষ্ট ধনী এবং সম্মানিত ব্যক্তিত্ব খাদিজার বিয়ে হয়। তাদের বৈবাহিক জীবন প্রায় ২৪ বছর স্থায়ী হয়। এরপর খাদিজা মৃত্যুবরণ করেন। খাদিজার জীবদ্দশায় তিনি আর কোন স্ত্রী গ্রহণ করেননি। মুসলিম জীবনীকারদের বর্ণনামতে, খাদিজার মৃত্যুর পর নবী আরও ১০ জন (মতান্তরে ১২ জন) স্ত্রী গ্রহণ করেন। অর্থাৎ তার স্ত্রীর সংখ্যা সর্বমোট ১১ জন (মতান্তরে ১৩ জন)। ইসলামে এককালীনভাবে চারটির অধিক বিয়ে নিষিদ্ধ হলেও কুরআনের সূরা আহযাবের ৫০-৫২ আয়াত অনুযায়ী মুহাম্মাদ চারটির অধিক বিয়ের অনুমতিপ্রাপ্ত ছিলেন। স্ত্রীদের মধ্যে শুধুমাত্র আয়েশা ছিলেন কুমারী। বাকি সব স্ত্রী ছিলেন বিধবা । মুহাম্মাদের জীবনকে প্রধান দুইটি অংশে ভাগ করা হয়: মক্কী জীবন এবং মাদানী জীবন। মক্কী জীবনে তিনি দুইজনকে বিয়ে করেন। তার বাকি সবগুলো বিয়েই ছিলো মাদানী জীবনে তথা হিজরতের পরে। মুহাম্মদের বৈবাহিক জীবনে তালাক ছিল না। এ কারণে কুরআনে তালাক সম্পর্কে বিশদ বর্ণনা রয়েছে।", "question_text": "নবী মুহাম্মদের প্রথম স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "খাদিজা", "start_byte": 829, "limit_byte": 847}]} {"id": "2436741963772695995-15", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় জনতা পার্টি", "passage_text": "সাম্প্রদায়িক বিভাজনকে ইস্যু করে বিজেপি ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে লোকসভায় ১৬১টি আসন জিতে বৃহত্তম দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।[33] অটলবিহারী বাজপেয়ী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। কিন্তু লোকসভায় আস্থা ভোটে জয় লাভ করতে না পেরে ১৩ দিনের মধ্যে সরকারের পতন হয়।[33]", "question_text": "ভারতীয় জনতা পার্টি বা বিজেপি র প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ?", "answers": [{"text": "অটলবিহারী বাজপেয়ী প্রধানমন্ত্রী", "start_byte": 327, "limit_byte": 419}]} {"id": "-6550339479706064657-0", "language": "bengali", "document_title": "জিয়াউর রহমান", "passage_text": " জিয়াউর রহমান (জানুয়ারি ১৯, ১৯৩৬[1] – মে ৩০, ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, সাবেক সেনাপ্রধান এবং একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পাকিস্তান বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালি জনগনের উপর ঝাপিয়ে পড়লে তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং স্বশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবর রহমানের পক্ষ হয়ে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। সামরিক কর্মকর্তা হিসেবে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালনা করেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করে। মুক্তিযুদ্ধের পর জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন[2] এবং ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি চার বছর বাংলাদেশ শাসন করার পর ১৯৮১ সালের ৩০শে মে এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানে নিহত হন।", "question_text": "জিয়াউর রহমান কোন সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন ?", "answers": [{"text": "১৯৭৭", "start_byte": 1883, "limit_byte": 1895}]} {"id": "-5600712943783590196-3", "language": "bengali", "document_title": "পুরকৌশল", "passage_text": "১৮শ শতাব্দীতে পুরকৌশল শব্দটিকে সামরিক প্রকৌশলবিদ্যার বিপরীত হিসেবে ব্যবহার করা হত। বিশ্বের প্রথম স্বঘোষিত সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন জন স্মিয়াথন যিনি এডিস্টোন লাইটহাউস তৈরি করেছিলেন। ১৭৭১ সালে স্মিয়াথন ও তার কয়েকজন সহকর্মী মিলে স্মিয়াথন সোসাইটি অফ সিভিল ইঞ্জিনিয়ার নামে একটি সংগঠন গড়ে তোলেন। যদিও তাদের কারিগরি বিষয় নিয়ে কিছু বৈঠক হয় তথাপিও এটি একটি সামাজিক সংগঠনের চেয়ে বেশি কিছু ছিল না।", "question_text": "পুরকৌশল শব্দটির ব্যবহার কবে থেকে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৮শ শতাব্দী", "start_byte": 0, "limit_byte": 31}]} {"id": "-7204553399190862109-0", "language": "bengali", "document_title": "এইচআইভি", "passage_text": "এইচ.আই.ভি. (English: HIV; পূর্ণরূপ: Human Immunodeficiency Virus হিউম্যান ইমিউনো ডেফিশিয়েন্সি ভাইরাস) বা মানব প্রতিরক্ষা অভাবসৃষ্টিকারী ভাইরাস লেন্টিভাইরাস (Lentivirus) গোত্রের অন্তর্গত এক ধরনের ভাইরাস যার সংক্রমণে মানবদেহে এইডস (AIDS) রোগের সৃষ্টি হয়।[1][2] মূলত এইডস একটি রোগ নয়, এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অভাব জনিত নানা রোগের সমাহার। এইচ.আই.ভি ভাইরাস মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (অনাক্রম্যতা) নষ্ট করে দেয়, ফলে নানা সংক্রামক রোগ ও কয়েক রকম ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে রোগী মৃত্যু মুখে ঢলে পড়ে। এইচআইভি ভাইরাস শরীরে ঢোকার পর অনাক্রম্যতা কমতে কমতে এইডস ঘটাবার মত অবস্থায় পৌছতে অনেক বছর লাগে। তবে শরীরে এই ভাইরাস একবার সংক্রমিত হলে তা কমানো সম্ভব হলেও সম্পূর্ণ দূর করে এখনো সম্ভব নয় তাই শেষপর্ষন্ত সেই রোগীর এইডস হওয়া বন্ধ করা সম্ভব নয়। তবে বিশ্বের খুব অল্প সংখক কিছু অঞ্চলের কিছু লোকেদের শরীরে কয়েকটি জীনে খুঁত থাকে যার ফলে এইডস ভাইরাস তাদের শরীরে সফল ভাবে সংক্রমণ করতে পারেনা। তাদের এইচআইভির বিরুদ্ধে জন্মগত অনাক্রম্যতা আছে বলা যায়।\n\nওয়ার্ল্ড হেলথ ওর্গানাইজেসন (WHO) (World Health Organization) মানবদেহে এইচ.আই.ভি ভাইরাসের সঙ্ক্রমনকে প্যান্ডেমিক (Pandemic) হিসাবে চিহ্নিত করেছে[3][4]। ১৯৮১ সালে ভাইরাসটি আবিষ্কারের পর থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত এইডস রোগ কারনে ২কোটি ৫০ লক্ষেরও বেশি মানুষ মারা যায়।[5] পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার প্রায় ০.৬% এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত[5]। ২০০৫ সালে এইডস ২২ থেকে ৩৩ লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নেয় যার মধ্যে ৫ লক্ষ ৭০ হাজারের ও বেশি ছিল শিশু। এই মৃত্যুর এক-তৃতীয়াংশ ঘটে সাহারা-নিম্ন আফ্রিকা (Sub-Saharan Africa) অঞ্চলে[6] । তখন ধারণা করা হয়েছিল ভাইরাসটি আফ্রিকার প্রায় ৭ কোটি মানুষকে আক্রান্ত করবে।[7] রেট্রোভাইরাসরোধী (Antiretroviral drug) চিকিৎসা ভাইরাসটির সংক্রমনজনিত অসুস্থতা এবং মৃত্যু প্রবনতা দুটোই কমায় কিন্তু নিয়মিতভাবে এই চিকিৎসাসেবা সব দেশে পাওয়া যায় না।[8]\n\nভাইরাসটি প্রধানত মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রধান কোষগুলো যেমন সাহায্যকারী টি কোষ (helper T cells) (বিশেষ করে সিডি৪+ CD4+ টি কোষ সমূহ), ম্যাক্রোফেজ এবং ডেনড্রাইটিক কোষগুলোকে আক্রমণ করে। প্রধানত ৩টি প্রক্রিয়ায় এটি সিডি৪+ কোষের সংখ্যা কমিয়ে দেয়, এগুলো হল- সরাসরি ভাইরাসের দ্বারা কোষ নিধন, দ্বিতীয়ত, সংক্রোমিত কোষগুলোর আত্নবিনাশের(Apoptosis) হার বৃদ্ধি, তৃতীয়ত, কোষ হন্তারক সিডি৮+ লসিকাকোষের (Cytotoxic CD8+ T lymphocyte) এর মাধ্যমে সংক্রোমিত কোষ নিধন, যারা সংক্রোমিত কোষগুলোকে চিনতে পারে। যখন এই সিডি৪+ কোষের সংখ্যা একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ের নিচে নেমে যায় তখন দেহের কোষীয় অনাক্রমন্যতা (Cell-mediated immunity) নষ্ট হয়ে যায় এবং দেহ সুযোগসন্ধানী সংক্রোমন (Opportunistic infection) এর প্রতি বেশি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।\n\nএইচ.আই.ভি-১ দ্বারা আক্রান্ত এবং চিকিৎসা না হওয়া বেশীরভাগ মানুষ এইডস রোগের স্বীকার হয়[9] এবং তাদের বেশীরভাগ মারা যায় সুযোগসন্ধানী সংক্রোমন অথবা ম্যালিগন্যানসির (Malignancy) যা ক্রমশ কমতে থাকা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার ফলাফল[10]। এইচ.আই.ভি সংক্রোমন থেকে এইডস হওয়ার হার নির্ভর করে ভাইরাস, পোষক এবং পরিবেশ প্রভৃতি প্রভাবকের উপর। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে সাধারনত এইচ.আই.ভি সংক্রোমন থেকে এইডস হতে ১০ বছর সময় লাগে তবে কোন কোন ক্ষেত্রে এর চেয়ে কম না বেশী সময় লাগতে পারে।[11][12]\n\nরেট্রোভাইরাসরোধী চিকিৎসা এইচ.আই.ভি আক্রান্ত রোগীদের জীবনসীমা আশানুরূপভাবে বৃদ্ধি করতে পারে। এমন কি ২০০৫ সালের তথ্য অনুযায়ী এইডস পর্যায়ে পৌছে যাওয়া আক্রান্ত রোগীদের জীবনসীমা গড়ে ৫ বছর বৃদ্ধি করা সম্ভব এই চিকিৎসার মাধ্যমে।[13] রেট্রোভাইরাসরোধী চিকিৎসা ছাড়া সাধারনত একজন এইডস আক্রান্ত রোগী ১ বছরের মধ্যে মারা যায়।[14]", "question_text": "এইচ.আই.ভি. ভাইরাস কবে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "৯৮১ সালে", "start_byte": 2727, "limit_byte": 2749}]} {"id": "-1831213595878006436-0", "language": "bengali", "document_title": "ই-ইঙ্ক", "passage_text": "ই-ইঙ্ক বা ইলেক্ট্রোফোরেটিক ইঙ্ক এক ধরনের ইলেক্ট্রনিক কাগজ বা পর্দা যা ই ইঙ্ক কর্পোরেশন নামক একটি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক শিল্পজাতকৃত। এমআইটি মিডিয়া ল্যাব সর্বপ্রথম ই-ইঙ্ক প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা শুরু করে। পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালে এমআইটির ই-ইঙ্ক গবেষণা প্রকল্পের উপর ভিক্তি করে ই ইঙ্ক কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৯৬ সালের এক পেটেন্ট অণুযায়ী জোসেফ জ্যাকবসন এবং ব্যারেট কমিস্কিকে ই-ইঙ্ক প্রযুক্তির উদ্ভাবক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।[1]", "question_text": "ই ইঙ্ক কর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "জোসেফ জ্যাকবসন এবং ব্যারেট কমিস্কি", "start_byte": 886, "limit_byte": 980}]} {"id": "1644744333786318480-20", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের চলচ্চিত্র", "passage_text": "স্বাধীনতার পরে আবির্ভূত চলচ্চিত্র পরিচালকদের মধ্যে আলমগীর কবির (১৯৩৮-১৯৮৯) উল্লেখযোগ্য। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্র হলো ধীরে বহে মেঘনা (১৯৭৩), সূর্য কন্যা (১৯৭৬), সীমানা পেরিয়ে (১৯৭৭), রূপালী সৈকতে (১৯৭৯), মোহনা (১৯৮২),পরিণীতা (১৯৮৪) ও মহানায়ক (১৯৮৫)।", "question_text": "বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালক আলমগীর কবিরের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ধীরে বহে মেঘনা", "start_byte": 311, "limit_byte": 349}]} {"id": "-2949728858426528568-0", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের তালিকা", "passage_text": "\n\nমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের নামের তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটন[1] থেকে বর্তমান রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প পর্যন্ত সকল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের নামের তালিকা দেয়া হয়েছে। কেবল সে ব্যক্তিদের নামই উল্লেখ করা হয়েছে যারা ১৭৮৯ সালে কার্যকর হওয়া মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী নির্দিষ্ট নিয়মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির পদে বহাল হয়েছেন। এই সময়ের আগে যারা যুক্তরাষ্ট্রের সরকার প্রধান ছিলেন বা বিভিন্ন সময়ে সরকার পরিচালনা করেছেন তাদের তালিকা দেয়া হয়েছে এই নিবন্ধে: কন্টিনেন্টাল কংগ্রেসের সভাপতি। এই তালিকায় কোন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির নাম উল্লেখ করা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২৫তম সংশোধনীতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি করা হয়েছিল।", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান (২০১৯) রাষ্ট্রপতি কে ?", "answers": [{"text": "ডোনাল্ড ট্রাম্প", "start_byte": 374, "limit_byte": 417}]} {"id": "5059622577013908379-3", "language": "bengali", "document_title": "ইসলাম", "passage_text": "অনেকের ধারণা যে, মুহাম্মদ হলেন এই ধর্মের প্রবর্তক। তবে মুসলমানদের মতে, তিনি এই ধর্মের প্রবর্তক নন, বরং আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত সর্বশেষ ও চূড়ান্ত রাসূল (পয়গম্বর)। খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতকে তিনি এই ধর্ম পুনঃপ্রচার করেন। পবিত্র কুরআন ইসলাম ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থ। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়। মুসলিমরা যেকোনো জাতি, বর্ণের মানুষকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে উৎসাহিত করে। মুসলমানরা বিশ্বাস করেন, কুরআন গ্রন্থটি আল্লাহর বাণী এবং এটি তার দ্বারা স্বর্গীয় দূত জিব্রাইল-এর মাধ্যমে মুহাম্মদ-এর নিকট প্রেরিত। তাদের বিশ্বাস অনুসারে মুহাম্মদ স্রষ্টার সর্বশেষ বার্তাবাহক। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে ইসলাম হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন ধর্ম এবং কুরআন হচ্ছে সর্বোত্তম জীবন বিধান।", "question_text": "ইসলাম ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "মুহাম্মদ", "start_byte": 43, "limit_byte": 67}]} {"id": "88860664670023093-0", "language": "bengali", "document_title": "ফ্রান্স", "passage_text": "ফ্রান্স যার সরকারী নাম ফরাসি প্রজাতন্ত্র (French: France [fʁɑ̃s] ফ্রঁস্‌ বা République Française [ʁepyblik fʁɑ̃sɛz] রেপ্যুব্লিক্‌ ফ্রঁসেজ়্‌ ) ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। এটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে পশ্চিমা বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জাতিগুলির একটি। ফ্রান্স আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে; বিশ্বের প্রায় সর্বত্র এর প্রাক্তন উপনিবেশগুলি ছড়িয়ে আছে। আটলান্টিক মহাসাগর, ভূমধ্যসাগর, আল্পস পর্বতমালা ও পিরিনীয় পর্বতমালা-বেষ্টিত ফ্রান্স বহুদিন ধরে উত্তর ও দক্ষিণ ইউরোপের মাঝে ভৌগোলিক, অর্থনৈতিক ও ভাষিক সংযোগসূত্র হিসেবে ভূমিকা পালন করে আসছে।", "question_text": "ফ্রান্সের সরকারি নাম কী ?", "answers": [{"text": "ফরাসি প্রজাতন্ত্র", "start_byte": 61, "limit_byte": 110}]} {"id": "4041493617145395446-10", "language": "bengali", "document_title": "আব্বাস কিয়রোস্তামি", "passage_text": "১৯৬৯ সালে দারিয়ুশ মেহরুজির বিখ্যাত সিনেমা গব এর মাধ্যমে যখন ইরানী নবতরঙ্গের যাত্রা শুরু হয় তখন কিয়রোস্তামি নিজের চেষ্টায় কানুন (Institute for the Intellectual Development of Children and Young Adults)-এ চলচ্চিত্র বিভাগ গঠন করেন। কানুনে নির্মীত তার প্রথম সিনেমা ছিল ১২ মিনিটের স্বল্পদৈর্ঘ্য প্রামাণ্য চিত্র ব্রেড এন্ড অ্যালি (১৯৭০)। নব্য বাস্তবতাবাদী এই ছবির কাহিনী দোকান থেকে রুটি কিনে হেঁটে হেঁটে বাড়ি ফিরতে থাকা এক শিশুর সাথে রাস্তায় একটি কুকুরের মোকাবেলা নিয়ে। এরপর ১৯৭২ সালে নির্মাণ করেন ব্রেকটাইম। এক পর্যায়ে কানুন ইরানের একটি অগ্রগামী চলচ্চিত্র স্টুডিওতে পরিণত হয়। আব্বসের পাশাপাশি তারা ইরানের অন্যান্য বিখ্যাত চলচ্চিত্রকারদের সিনেমাও প্রযোজনা করতে শুরু করে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে দ্য রানার এবং বাসু, দ্য লিটল স্ট্রেঞ্জার।[6]", "question_text": "বিশ্ববিখ্যাত ইরানী চলচ্চিত্র পরিচালক আব্বস কিয়রোস্তামির পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ব্রেড এন্ড অ্যালি", "start_byte": 710, "limit_byte": 757}]} {"id": "-6170150427304859911-0", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের তালিকা", "passage_text": "\n\nমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের নামের তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটন[1] থেকে বর্তমান রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প পর্যন্ত সকল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিদের নামের তালিকা দেয়া হয়েছে। কেবল সে ব্যক্তিদের নামই উল্লেখ করা হয়েছে যারা ১৭৮৯ সালে কার্যকর হওয়া মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী নির্দিষ্ট নিয়মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির পদে বহাল হয়েছেন। এই সময়ের আগে যারা যুক্তরাষ্ট্রের সরকার প্রধান ছিলেন বা বিভিন্ন সময়ে সরকার পরিচালনা করেছেন তাদের তালিকা দেয়া হয়েছে এই নিবন্ধে: কন্টিনেন্টাল কংগ্রেসের সভাপতি। এই তালিকায় কোন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির নাম উল্লেখ করা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২৫তম সংশোধনীতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি করা হয়েছিল।", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতির নাম কী ?", "answers": [{"text": "জর্জ ওয়াশিংটন", "start_byte": 264, "limit_byte": 304}]} {"id": "3387148013685945792-2", "language": "bengali", "document_title": "সংস্কৃত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "লর্ড আমহার্স্ট অবশ্য এ স্মারকলিপিতে তেমন একটা কর্ণপাত করেন নি এবং ১৮২৪ সালের ১লা জানুয়ারি কলকাতার বউবাজার স্ট্রীটে একটি ভাড়া করা বাড়িতে সংস্কৃত কলেজ যাত্রা শুরু করে। প্রারম্ভে শুধু ব্রাহ্মণ ও বৈদ্যদের সংস্কৃত কলেজের ক্লাসে উপস্থিত থাকার অনুমতি দেওয়া হয়। ১৮২৭ সালের ১লা মে প্রথমবারের মতো ইংরেজি ক্লাস, যদিও ঐচ্ছিক ভিত্তিতে, প্রবর্তন করা হয়। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রামমাণিক্য বিদ্যালঙ্কারের মৃত্যুর পর পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৪৬ সালে সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। সচিব রসময় দত্তের অবসরগ্রহণের পর শিক্ষা পরিষদ সংস্কৃত কলেজকে কলকাতা মাদ্রাসার সম মর্যাদা দেয় এবং বিদ্যাসাগরকে প্রথম অধ্যক্ষ নিয়োগ করে।", "question_text": "উত্তর কলকাতার সংস্কৃত কলেজ কে বা কারা প্রতিষ্ঠা করে ?", "answers": [{"text": "লর্ড আমহার্স্ট", "start_byte": 0, "limit_byte": 40}]} {"id": "-8021541485477420644-6", "language": "bengali", "document_title": "তিব্বতের ইতিহাস", "passage_text": "গ্ত্সাং-পা রাজবংশের চতুর্থ রাজা ব্স্তান-স্রুং-দ্বাং-পো কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের পৃষ্ঠপোষক ও দ্গে-লুগ্স বৌদ্ধধর্মসম্প্রদায়ের বিরোধী ছিলেন।[16]:৯০ ১৬০২ খ্রিষ্টাব্দে মঙ্গোলিয়া থেকে চতুর্থ দলাই লামা তিব্বত পৌঁছনোর কিছু সময় পর থেকে দ্গে-লুগ্স বৌদ্ধধর্মসম্প্রদায়ের সঙ্গে কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের বিরোধ শুরু হয়। কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের রক্ষাকর্তা হিসেবে ব্স্তান-স্রুং-দ্বাং-পো ১৬০৪ খ্রিষ্টাব্দে দ্বুস অঞ্চল আক্রমণ করে ফান্যুল অবরোধ করেন। ১৬০৫ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর সৈন্যদল ক্যিশোদ অধিকার করে। এই লড়াইয়ে প্রায় ৫০০০ বৌদ্ধ ভিক্ষু ও সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়।[67]:২৬ এর ফলে পশ্চিম তিব্বতের তোহ, পূর্ব মধ্য তিব্বতের কিছু অংশ এবং পশ্চিম মধ্য তিব্বতের সমগ্র অংশ গ্ত্সাং-পা রাজবংশের অধীনে আসে।[16]:৯০,৯৮ ১৬১২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি পশ্চিম তিব্বতের ঙ্গারি অঞ্চলে আভিযান চালান, যারফলে গুংথাং রাজ্য, ছাং, লাতোদ লো প্রভৃতি অঞ্চল তাঁর অধীনস্থ হয়।[68] পরবর্তী রাজা ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যাল পূর্বসূরীদের মতোই কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন এবং সেই হিসেবে চতুর্থ দলাই লামা য়োন-তান-র্গ্যা-ম্ত্শো ও চতুর্থ পাঞ্চেন লামা ব্লো-ব্জাং-ছোস-ক্যি-র্গ্যাল-ম্ত্শানের নেতৃত্বাধীন দ্গে-লুগ্স বৌদ্ধধর্মসম্প্রদায়ের বিরোধী ছিলেন। ১৬১৪ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে তিনি গ্ত্সাং অঞ্চলের সমস্ত ধর্মীয় ও রাজনৈতিক কর্তৃত্বকে এক সভায় আহ্বান করে কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের দশম র্গ্যাল-বা-কার্মা-পা ছোস-দ্ব্যিংস-র্দো-র্জেকে রাজ্যের ধর্মীয় শাসক হিসেবে মেনে নিতে তাঁদের বাধ্য করেন।[67]:৩০ চতুর্থ দলাই লামা মৃত্যুবরণ করার পরে ১৬১৮ খ্রিষ্টাব্দে ছোখুর মঙ্গোলদের একটি দল দ্বুস অঞ্চলে তীর্থযাত্রায় এসে গ্ত্সাং-পা রাজবংশের অধীনস্থ এলাকায় লুঠপাট চালালে ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যাল দ্বুস অঞ্চলে আক্রমণ করে দ্গে-লুগ্স বৌদ্ধধর্মসম্প্রদায়ের বহু বৌদ্ধবিহারকে কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের বৌদ্ধবিহারে পরিণত করেন।[28]:৩২৭,৩২৮ শেষ জীবনে চতুর্থ পাঞ্চেন লামা ব্লো-ব্জাং-ছোস-ক্যি-র্গ্যাল-ম্ত্শানের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি হলে ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যাল দলাই লামার পরবর্তী অবতার খোঁজার ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেন এবং ১৬১৯ খ্রিষ্টাব্দে পঞ্চম দলাই লামা হিসেবে ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্লো-ব্জাং-র্গ্যা-ম্ত্শোকে চিহ্নিত করা হয়।[67]:৩৩ ১৬২০ খ্রিষ্টাব্দে ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যালের মৃত্যু হলে তাঁর পুত্র ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পো মাত্র চৌদ্দ বছর বয়সে সিংহাসনে আরোহণ করেন।[16]:৯৯-১০২[28]:২৮৪ তাঁর কম বয়সের কারণে রাজ্যের দুই মন্ত্রী দ্রোন্যের বোঙ্গোং এবং গাংজুকপা রাজ্যভার হাতে নেন। কিংহাই মঙ্গোলদের সঙ্গে দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরী হওয়ার কারণে এই দুই মন্ত্রী সদ্য চিহ্নিত পঞ্চম দলাই লামার নিকট প্রতিনিধিদল পাঠাতে ইচ্ছুক ছিলেন না। ১৬২১ খ্রিষ্টাব্দে ল্হাত্সুন এবং হুংতাইজির নেতৃত্বে মঙ্গোলরা দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের সমর্থনে দ্বুস অঞ্চল আক্রমণ করলেব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পো গ্যাথাংগাং নামক স্থানে তাঁদের সম্মুখীন হন কিন্তু তিনি ও তাঁর সৈন্যদল মুঙ্গোলদের কাছে পরাজিত ও বন্দী হন।[57]:৬৯৭ এই সময় পাঞ্চেন লামা সহ দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের প্রধান লামারা তাঁদের মুক্তির জন্য মঙ্গোলদের অনুরোধ করলে তাঁরা মুক্তি পান। কিন্তু এর পরিবর্তে দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায় তাঁদের পূর্বেকার সমস্ত বৌদ্ধবিহার পুনরায় অধিকার করে এবং দ্বুস অঞ্চলে গ্ত্সাং-পা রাজবংশের সমস্ত সামরিক ছাউনিগুলিকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়। ১৬৩১ খ্রিষ্টাব্দে ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পো দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়কে পিছু হঠিয়ে দিতে সক্ষম হন, যার ফলশ্রুতিতে পঞ্চম দলাই লামা শক্তিহীন ফাগ-মো-গ্রু-পা রাজবংশের অধীনস্থ নেদং অঞ্চলে আশ্রয় নিত বাধ্য হন।[57]:৫৯ এই সময় ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পো লিগদান খান নামক এক বরিষ্ঠ মঙ্গোল নেতার সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করেন। ১৬৩৩ খ্রিষ্টাব্দে লিগদান খান কোকোনর এলাকা নিজের অধিকারে নিয়ে আসে কিন্তু পরের বছর গুটিবসন্ত রোগে তাঁর মৃত্যু হলে তাঁর রাজ্য ভেঙ্গে পড়ে।[67]:৩৪ ১৬৩৫ খ্রিষ্টাব্দে চোগথু মোঙ্গোলদের নেতা আর্সলান তিব্বত আক্রমণ করলে ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পো তাঁর সঙ্গেও সন্ধি স্থাপন করেন। এই জোট তৈরী হওয়ার পর আর্সলান দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের বৌদ্ধবিহার ধ্বংসের উদ্দেশ্যে লাসার দিকে যাত্রা করেন, কিন্তু অকস্মাৎ তিনি দলাই লামার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পোর বাহিনীকে আক্রমণ করেন এবং গ্যাংত্সে ও রাজধানী শিগাত্সে অধিকার করে নেন। ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পো এরপর আর্সলানের পিতার নিকট দূত পাঠিয়ে আর্সলানের বিশ্বাসঘাতকতার খবর পাঠালে তাঁর পিতার দূত আর্সলান ও তাঁর সমর্থকদের হত্যা করেন।[16]:১০৩,১০৪[57]:৬০,৬১ আর্সলানের মৃত্যুর পর ১৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে দলাই লামাপন্থী খোসুত মঙ্গোল নেতা গুশ্রী খান দ্জুঙ্গার নেতা এর্দেনি বাতুরের সঙ্গে কোকোনর অঞ্চলে চোগথু মোঙ্গোলদের পরাজিত করেন। এই সমুয় ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পো খাম্স অঞ্চলের বোন ধর্মাবলম্বী ও দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায় বিরোধী রাজা দোন-য়োদ-র্দো-র্জের সাথে সন্ধি স্থাপন করলে ১৬৪০ খ্রিষ্টাব্দে গুশ্রী খান আমদো অঞ্চলের পারিক জনজাতির সাথে মিলিতভাবে খাম্স অঞ্চল আক্রমণ করে দোন-য়োদ-র্দো-র্জেকে হত্যা করেন। এরফলে খাম্স অঞ্চল দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের প্রভাবাধীন হয়ে পড়ে।[16]:১০৪-১০৭[57]:৬১-৬৩ এরপর গুশ্রী খান ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পোর বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করেন। পঞ্চম দলাই লামা ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্লো-ব্জাং-র্গ্যা-ম্ত্শো এই ব্যাপারে কোন ধরণের রক্তপাতের পক্ষপাতী না হলেও তাঁর অন্যতম প্রধান সহায়ক ব্সোদ-নাম্স-ছোস-'ফেল এই যুদ্ধের ব্যাপারে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করেন। গুশ্রী খান ও তাঁর সেনাবাহিনী খুব সহজে গ্ত্সাং-পা রাজ্যের তেরোটি জেলা অধিকার করে নেন এবং রাজধানী শিগাত্সে অবরোধ করেন কিন্তু ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পোর তীরন্দাজেরা তাঁদের মাসের পর মাস ঠেকিয়ে রাখেন। এই সময় ব্সোদ-নাম্স-ছোস-'ফেল দ্বুস অঞ্চলে গ্ত্সাং-পা রাজবংশের প্রভাধীন এলাকাগুলিকে বলপূর্বক নিজের অধিকারে আনেন। এরপর তিনি গুশ্রী খানের সমর্থনে বহু সংখ্যক সৈন্য নিয়ে শিগাত্সে অবরোধে সামিল হন।[16]:১১০ ১৬৪২ খ্রিষ্টাব্দে শিগাত্সের পতন হয় এবং ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পো তাঁর পরিবারসহ লাসা শহরের নিকট নেউ দুর্গে বন্দী হন। কয়েকদিন পরে গুশ্রী খান ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পো এবং তাঁর দুই মন্ত্রী দ্রোন্যের বোঙ্গোং ঙ্গো গাংজুকপাকে কো-থুমগ্যাব-পা পদ্ধতিতে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দেন। ব্স্তান-স্ক্যোং-দ্বাং-পোকে একটি বস্তার মধ্যে ঢুকিয়ে নেউ দুর্গের নিকটস্থ নদী ডুবিয়ে হত্যা করা হয়। এরফলে সমগ্র মধ্য তিব্বত অঞ্চল দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের প্রভাবাধীন হয়ে পড়ে।[16]:১১১,১১২[69]", "question_text": "তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের অন্যতম প্রধান ধর্মসম্প্রদায় দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের পঞ্চম দলাই লামার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্লো-ব্জাং-র্গ্যা-ম্ত্শো", "start_byte": 5338, "limit_byte": 5436}]} {"id": "2134768873860823032-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের ভূগোল", "passage_text": "ভারতের ভূগোল দক্ষিণ এশীয় রাষ্ট্র ভারতের ভূপ্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যগুলি বর্ণনা করে। ভারত সম্পূর্ণত ইন্দো-অস্ট্রেলীয় পাতের উত্তরাংশে ভারতীয় পাতের উপর ৮°৪' ও ৩৭°৬' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৬৮°৭' ও ৯৭°২৫' পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত।.[2] ভারত বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম রাষ্ট্র। দেশটির মোট আয়তন ৩২,৮৭,২৬৩ বর্গকিলোমিটার।[3] ভারতের উত্তর থেকে দক্ষিণে বিস্তার ৩,২১৪ কিলোমিটার এবং পূর্ব থেকে পশ্চিমের বিস্তৃতি ২,৯৯৩ কিলোমিটার। ভারতের স্থলভাগের পরিসীমা ১৫,২০০ কিলোমিটার এবং উপকূলভাগের দৈর্ঘ্য ৭,৫১৭ কিলোমিটার।[4]", "question_text": "ভারতবর্ষের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "৩২,৮৭,২৬৩ বর্গকিলোমিটার", "start_byte": 749, "limit_byte": 812}]} {"id": "-7463593158392254721-1", "language": "bengali", "document_title": "রংপুর জিলা স্কুল", "passage_text": "১৮২৮ সালের জনশ্রুতি অনুযায়ী ১৮২৫ সালে রংপুর জিলা স্কুলের কার্যক্রম শুরু হয়। ১৮৩২ সালে অখণ্ড বাংলার তৎকালীন গভর্নর লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক জমিদার স্কুল’ নামে এ বিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। শুরুতে এই স্কুলের কার্যক্রম পরিচালিত হয় খড়ের তৈরি একটি আটচালা ঘরে (বর্তমান মূল ভবনের উত্তর-পূর্বে পুরাতন ইঁদারার কাছাকাছি এটি ছিল)। এই স্কুল সমগ্র ভারতবর্ষের অন্যতম প্রাচীন স্কুল।", "question_text": "ভারতবর্ষের প্রথম সরকারি স্কুলের নাম কী ?", "answers": [{"text": "রংপুর জিলা স্কুলের", "start_byte": 105, "limit_byte": 155}]} {"id": "-3531925517454653272-1", "language": "bengali", "document_title": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল", "passage_text": "১৫ জুন, ১৯০৯ সালে ইংল্যান্ডের লর্ডসে এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু হয়।[3] তখন এর নাম ছিল ইম্পেরিয়াল ক্রিকেট কনফারেন্স। প্রতিষ্ঠাকালীন এর সদস্য ছিল ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা। শুরুতে কেবলমাত্র কমনওয়েলথভূক্ত দেশসমূহই এত যুক্ত হতে পারতো।[4] পরবর্তীতে এতে যোগ দেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, ভারত ও পাকিস্তান ক্রিকেট দল।", "question_text": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৫ জুন, ১৯০৯ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 43}]} {"id": "2401284065373388325-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম কম্পিউটারের নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "অ্যাবাকাস", "start_byte": 665, "limit_byte": 692}]} {"id": "8251021425065722524-4", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র", "passage_text": "১৫০৭ সালে জার্মান মানচিত্রকর মার্টিন ওয়াল্ডসিম্যুলার বিশ্বের একটি মানচিত্র প্রকাশ করেন। এই মানচিত্রে তিনি ইতালীয় আবিষ্কারক ও মানচিত্রকর আমেরিগো ভেসপুচির নামানুসারে পশ্চিম গোলার্ধের নামকরণ করেন \"আমেরিকা\"।[16] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে পূর্বতন ব্রিটিশ উপনিবেশগুলি প্রথম দেশের আধুনিক নামটি ব্যবহার করে। ১৭৭৬ সালের ৪ জুলাই \"unanimous Declaration of the thirteen united States of America\" নামে এই ঘোষণাপত্রটি \"Representatives of the united States of America\" কর্তৃক গৃহীত হয়।[17] ১৭৭৭ সালের ১৫ নভেম্বর দ্বিতীয় মহাদেশীয় কংগ্রেসে আর্টিকলস অফ কনফেডারেশন বিধিবদ্ধকরণের মাধ্যমে বর্তমান নামটি চূড়ান্ত হয়। এই আর্টিকেলে বলা হয়েছিল: \"The Stile of this Confederacy shall be 'The United States of America.'\" সংক্ষিপ্ত নাম হিসেবে the United States নামটি প্রামাণ্য। অন্যান্য প্রচলিত নামগুলি হল the U.S., the USA, ও America। কথ্য নামগুলি হল the U.S. of A. ও the States। ক্রিস্টোফার কলম্বাসের নামানুসারে কলম্বিয়া নামটি এককালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাম হিসেবে ব্যবহৃত হত। \"ডিস্ট্রিক্ট অফ কলম্বিয়া\" নামের মধ্যে এই নামটির আজও অস্তিত্ব রয়েছে।", "question_text": "মধ্য আমেরিকার স্বাধীনতা ঘোষণা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৭৭৬ সালের ৪ জুলাই", "start_byte": 873, "limit_byte": 921}]} {"id": "3794328088779707381-0", "language": "bengali", "document_title": "আরব বিদ্রোহ", "passage_text": "আরব বিদ্রোহ (১৯১৬-১৯১৮) (Arabic: الثورة العربية‎ Al-Thawra al-`Arabiyya) (Turkish: Arap İsyanı) শরিফ হুসাইন বিন আলী কর্তৃক সূচিত হয়। উসমানীয়দের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ এবং সিরিয়ার আলেপ্পো থেকে ইয়েমেনের এডেন পর্যন্ত বিস্তৃত একটি একক আরব রাষ্ট্র গঠন এই বিদ্রোহের উদ্দেশ্য ছিল।", "question_text": "শরিফ হুসাইন বিন আলী কর্তৃক সূচিত আরব বিদ্রোহ কবে শেষ হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১৮", "start_byte": 46, "limit_byte": 58}]} {"id": "-837323403989146585-0", "language": "bengali", "document_title": "কামসূত্র", "passage_text": "কামসূত্র (Sanskrit: कामसूत्र বা কামসূত্রম pronunciation, Kāmasūtra) প্রাচীন ভারতীয় পণ্ডিত মল্লনাগ বাৎস্যায়ন রচিত সংস্কৃত সাহিত্যের একটি প্রামাণ্য মানব যৌনাচার সংক্রান্ত গ্রন্থ। গ্রন্থের একটি অংশের উপজীব্য বিষয় হল যৌনতা সংক্রান্ত ব্যবহারিক উপদেশ।[1] গ্রন্থটি মূলত গদ্যে লিখিত; তবে অনুষ্টুপ ছন্দে রচিত অনেক পদ্যাংশ এতে সন্নিবেশিত হয়েছে। কাম শব্দের অর্থ ইন্দ্রিয়সুখ বা যৌন আনন্দ; অপরদিকে সূত্র শব্দের আক্ষরিক অর্থ সুতো বা যা একাধিক বস্তুকে সূত্রবদ্ধ রাখে। কামসূত্র শব্দটির অর্থ তাই পুস্তকের আকারে এই জাতীয় উপদেশমালার গ্রন্থনা। এতে রমণীদের জন্য প্রযোজ্য চৌষট্টি কলা বিবৃত হয়েছে।", "question_text": "ভারতীয় পণ্ডিত মল্লনাগ বাৎস্যায়ন \"কামসূত্র\" গ্রন্থটি কোন ভাষায় রচনা করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "সংস্কৃত", "start_byte": 253, "limit_byte": 274}]} {"id": "1007556798536623942-3", "language": "bengali", "document_title": "ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "সর্বশেষ বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে রাশিয়ায়, ২০১৮ সালের ১৪ জুন থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত। এই বিশ্বকাপে ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়াকে ফাইনালে ৪-২ গোলে পরাজিত করে শিরোপা জিতে নেয়।", "question_text": "সর্বশেষ ফিফা বিশ্বকাপ আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা কত সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "২০১৮", "start_byte": 120, "limit_byte": 132}]} {"id": "-1869211893475859704-0", "language": "bengali", "document_title": "শাহ এ এম এস কিবরিয়া", "passage_text": "\nশাহ এ এম এস কিবরিয়া (পুরো নামঃ শাহ আবু মোহাম্মদ শামসুল কিবরিয়া, জন্ম: মে ১, ১৯৩১ - মৃত্যু: ২৭ জানুয়ারি, ২০০৫) বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ, কূটনীতিবিদ এবং রাজনীতিবিদ।", "question_text": "শাহ এ এম এস কিবরিয়া কত সালে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৩১", "start_byte": 197, "limit_byte": 209}]} {"id": "6188243670163491900-0", "language": "bengali", "document_title": "মালদ্বীপ", "passage_text": "মালদ্বীপ বা মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্র (Dhivehi: ދިވެހިރާއްޖޭގެ ޖުމްހޫރިއްޔާ, ধিবেহী রাজ্যে জুমহূরিয়া) ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম মালে। দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক জোট সার্ক এর সদস্য। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি এ দেশ বিশ্বের সবচেয়ে নিচু দেশ। পর্যটনের জন্য বিখ্যাত এ দেশের সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র দুই দশমিক তিন মিটার এবং গড় উচ্চতা মাত্র এক দশমিক পাঁচ মিটার। এক হাজার দুই শ’রও বেশি ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত মালদ্বীপ।[3]", "question_text": "মোট কতগুলো দ্বীপ নিয়ে মালদ্বীপ বা মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্র গঠিত ?", "answers": [{"text": "এক হাজার দুই শ’রও বেশি", "start_byte": 993, "limit_byte": 1051}]} {"id": "-9030564780556969296-0", "language": "bengali", "document_title": "স্টিভ জবস", "passage_text": "স্টিভ জবস (পুরোনাম: স্টিভেন পল জবস) (English: Steven Paul \"Steve\" Jobs) (জন্ম ফেব্রুয়ারি ২৪, ১৯৫৫, মৃত্যু ৫ অক্টোবর ২০১১)[10][11] যুক্তরাষ্ট্রের একজন উদ্যোক্তা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবক। তাকে পার্সোনাল কম্পিউটার বিপ্লবের পথিকৃৎ বলা হয়। তিনি স্টিভ ওজনিয়াক এবং রোনাল্ড ওয়েন -এর সাথে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে \"অ্যাপল কম্পিউটার\" প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি \"পিক্সার এ্যানিমেশন স্টুডিওস\"-এরও প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। ১৯৮৫ সালে অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের \"বোর্ড অব ডিরেক্টর্সের\" সদস্যদের সাথে বিরোধে জড়িয়ে তিনি অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের থেকে পদত্যাগ করেন এবং নেক্সট কম্পিউটার প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৯৬ সালে অ্যাপল কম্পিউটার নেক্সট কম্পিউটারকে কিনে নিলে তিনি অ্যাপলে ফিরে আসেন। তিনি ১৯৯৫ সালে টয় স্টোরি নামের অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন।", "question_text": "অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড প্রতিষ্ঠানটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 663, "limit_byte": 712}]} {"id": "-4369460882021968466-7", "language": "bengali", "document_title": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত", "passage_text": "মাদ্রাজে আসার কিছুকাল পরেই মধুসূদন রেবেকা ম্যাকটিভিস নামে এক ইংরেজ যুবতীকে বিবাহ করেন। উভয়ের দাম্পত্যজীবন আট বছর স্থায়ী হয়েছিল। রেবেকার গর্ভে মধুসূদনের দুই পুত্র ও দুই কন্যার জন্ম হয়। মাদ্রাজ জীবনের শেষ পর্বে রেবেকার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়ার অল্পকাল পরে মধুসূদন এমিলিয়া আঁরিয়েতা সোফিয়া নামে এক ফরাসি তরুণীকে বিবাহ করেন। আঁরিয়েতা মধুসূদনের সারাজীবনের সঙ্গিনী ছিলেন। এদিকে মাইকেল তাঁর এক কপি দ্য ক্যাপটিভ লেডি বন্ধু গৌরদাস বসাককে উপহার পাঠালে, গৌরদাস সেটিকে জে ই ডি বেথুনের কাছে উপহার হিসেবে পাঠান। উক্ত গ্রন্থ পাঠ করে অভিভূত বেথুন মাইকেলকে চিঠি লিখে দেশে ফিরে আসতে এবং বাংলায় কাব্যরচনা করতে পরামর্শ দেন। ১৮৫৬ সালে মধুসূদন কলকাতায় ফিরে আসেন। পত্নীকে সেই সময় তিনি সঙ্গে আনেন নি।", "question_text": "মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রথম স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "রেবেকা ম্যাকটিভিস", "start_byte": 95, "limit_byte": 144}]} {"id": "-908048070040787838-0", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "\n\n\nতুরস্ক (/ˈtɜːrki/(listen); Turkish: Türkiye), সরকারী নাম প্রজাতন্ত্রী তুরস্ক (Turkish: Türkiye Cumhuriyeti বা ত্যুর্কিয়ে জুম্‌হুরিয়েতি), পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। তুরস্কের প্রায় পুরোটাই এশীয় অংশে, পর্বতময় আনাতোলিয়া (তুর্কি: Antalya আন্তালিয়া) বা এশিয়া মাইনর উপদ্বীপে পড়েছে। তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারা আনাতোলিয়াতেই অবস্থিত। তুরস্কের বাকী অংশের নাম পূর্ব বা তুর্কীয় থ্রাস এবং এটি ইউরোপের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় অবস্থিত। এই অঞ্চলটি উর্বর উঁচু নিচু টিলাপাহাড় নিয়ে গঠিত। এখানে তুরস্কের বৃহত্তম শহর ইস্তানবুল অবস্থিত। সামরিক কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তিনটি জলপথ এশীয় ও ইউরোপীয় তুরস্ককে পৃথক করেছে --- মার্মারা সাগর, এবং বসফরাস প্রণালী ও দার্দানেল প্রণালী। এই তিনটি জলপথ একত্রে কৃষ্ণ সাগর থেকে এজীয় সাগরে যাবার একমাত্র পথ তৈরি করেছে।[1][2]", "question_text": "আয়তনের দিক থেকে প্রজাতন্ত্রী তুরস্কের সবচেয়ে বড় শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "ইস্তানবুল", "start_byte": 1235, "limit_byte": 1262}]} {"id": "-4426867236363159965-5", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "সেই সন্ধ্যায়, লেখিকা তার প্রথম উপন্যাস লেখা-পূর্ব পরিকল্পনায় হাত দেন, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন, একটি আধা-পরিপূর্ণ পরিকল্পনা যাতে ছিল সাত বইয়ের কাহিনীর ঘটনা, বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও আত্মজীবনীমূলক তথ্যাবলী,ও জাদুর দুনিয়া সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য।[11] শেষ পর্যন্ত রাউলিং পর্তুগালে চলে যান, যেখনে তিনি তার প্রথম স্বামীকে ১৯৯২ সালে বিয়ে করেন, এবং ১৯৯৩ সালে তার প্রথম সন্তান জেসিকা জন্মগ্রহণ করে। এসময় তিনি ফিলোসফার্স স্টোন লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিবাহ বিচ্ছেদের পর রাউলিং তার মেয়েকে নিয়ে ব্রিটেনে ফিরে আসেন ও এডিনবার্গে তার বোনের কাছাকাছি বসবাস শুরু করেন। এসময় তিনি লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন একটি কফি হাউজে। সপ্তাহে তার আয় ছিল মাত্র £৯০ (যার মধ্যে £৭০ ছিল সমাজ কল্যাণ থেকে) এবং তিনি তার মেয়ের জন্য কোন নার্সারীর ব্যবস্থা করতে পারেননি, তার ঘুমন্ত শিশু মেয়েটি তার লেখার সর্বক্ষনের সঙ্গী ছিল। রাউলিং পরিশ্রম করে তার লেখা শেষ করেন যা তিনি কখনও শেষ করতে পারবেন না বলে ভয় করেছিলেন।", "question_text": "ব্রিটিশ লেখিকা জে. কে. রাউলিং রচিত প্রথম উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন", "start_byte": 190, "limit_byte": 300}]} {"id": "-8184333671641762506-5", "language": "bengali", "document_title": "ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ", "passage_text": "বাংলার পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলাসমূহতে ধারাবাহিকভাবে যে বিদ্রোহ দানা বেঁধে ওঠে তার মধ্যে ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ প্রথম। এছাড়া ১৭৯৯ সালের চুয়াড় বিদ্রোহ ১৮৩১ ও ১৮৩২ সালের সাঁওতাল বিদ্রোহ উল্লেখযোগ্য।[3] সন্ন্যাসী বিদ্রোহের প্রভাব বা প্রতিক্রিয়া কি তা বিতর্ক সাপেক্ষ। সম্ভবত এর সর্বোত্তম প্রভাব খুঁজে পাওয়া যাবে সেই সময়কার সাহিত্যে বিশেষত ভারতের প্রথম আধুনিক সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বাংলা উপন্যাস আনন্দমঠে। উপন্যাসটি থেকে সংগ্রহীত বন্দে মাতরম গানটি তখন ভারতের জাতীয় গীত হিসেবে ঘোষিত হয়। (এটি ভারতের এখনকার জাতীয় সঙ্গীত নয়।)", "question_text": "ভারতবর্ষে সাঁওতালি বিদ্রোহ কবে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৮৩১ ও ১৮৩২ সালে", "start_byte": 401, "limit_byte": 443}]} {"id": "-1274352881715039218-11", "language": "bengali", "document_title": "আহমদ ছফা", "passage_text": "স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম গ্রন্থ হিসেবে মুক্তধারা থেকে প্রকাশ পায় ছফার প্রবন্ধগ্রন্থ জাগ্রত বাংলাদেশ।[43] প্রকাশকাল- শ্রাবণ ১৩৭৮ বা জুলাই ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দ।[44] ১৯৭২-এ প্রকাশ পায় বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস। ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে সিপাহী বিদ্রোহের ইতিহাস এবং ১৯৮১-এ বাঙালি মুসলমানের মন গ্রন্থ প্রকাশ পায়।", "question_text": "'বাঙালি মুসলমানের মন' গ্রন্থটি কবে প্রথম প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৮১", "start_byte": 676, "limit_byte": 688}]} {"id": "7739641310791059255-0", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র", "passage_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (English: United States of America ইউনাইটেড্ স্টেইট্‌স্ অফ্ আমেরিকা; সংক্ষেপে ইউনাইটেড স্টেটস বা ইউ. এস.) উত্তর আমেরিকায় অবস্থিত একান্ন রাজ্য ও একটি যুক্তরাষ্ট্রীয় জেলা নিয়ে গঠিত এক যুক্তরাষ্ট্রীয় সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র। এই দেশটি যুক্তরাষ্ট্র নামেও পরিচিত। উত্তর আমেরিকা মহাদেশের মধ্যভাগে অবস্থিত আটচল্লিশটি রাজ্য ও রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি অঞ্চলসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডটি পশ্চিমে প্রশান্ত ও পূর্বে আটলান্টিক মহাসাগরদ্বয়ের মধ্যস্থলে অবস্থিত; এই অঞ্চলের উত্তর ও দক্ষিণ সীমান্তে অবস্থিত যথাক্রমে কানাডা ও মেক্সিকো রাষ্ট্রদ্বয়। আলাস্কা রাজ্যটি অবস্থিত মহাদেশের উত্তর-পশ্চিমে; এই রাজ্যের পূর্ব সীমান্তে রয়েছে কানাডা ও পশ্চিমে বেরিং প্রণালী পেরিয়ে রয়েছে রাশিয়া। হাওয়াই রাজ্যটি মধ্য-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত একটি দ্বীপপুঞ্জ। এছাড়াও ক্যারিবীয় সাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের অনেক অঞ্চল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অধিকারভুক্ত।", "question_text": "হাওয়াইয়ান দেশটি কোন মহাদেশের অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "উত্তর আমেরিকা", "start_byte": 705, "limit_byte": 742}]} {"id": "-1575859779911954876-3", "language": "bengali", "document_title": "উপনিষদ্‌", "passage_text": "সংস্কৃত শব্দ উপনিষদ্‌ শব্দটি উপ- (কাছে), নি- (সঠিক জায়গায়, নিচে) এবং ষদ্‌ (বসা)―এই তিনটি শব্দাংশের সমষ্টি। অর্থাৎ, এই শব্দের অর্থ কাছে নিচু আসনে বসা বা শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে গুরু বা শিক্ষকের কাছে নিচু আসনে এসে বসা।[12] অন্যমতে, এই শব্দের অর্থ (গুরুর) পদতলে বসা বা গুরুর শরণাগত হওয়া।[13] মনিয়ার-উইলিয়ামসের উনিশ শতকের শেষভাগে লেখা অভিধানে পাওয়া যায়, \"দেশীয় পণ্ডিতদের মতে উপনিষদ্‌ শব্দের অর্থ 'সর্বোচ্চ আত্মার জ্ঞানলাভের দ্বারা অজ্ঞান দূরীকরণের জন্য বসা\"।[14] আদি শঙ্করাচার্যের কঠ্‌ ও বৃহদারণ্যক উপনিষদ্‌ ভাষ্যে উপনিষদ্‌ শব্দের যে সংজ্ঞা পাওয়া যায়, তাতে একে আত্মবিদ্যা বা ব্রহ্মবিদ্যা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যান্য অভিধানে \"গোপনীয় তত্ত্ব\" বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।[15]", "question_text": "উপনিষদ্ শব্দের অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "কাছে নিচু আসনে বসা", "start_byte": 334, "limit_byte": 382}]} {"id": "2804171538054159112-0", "language": "bengali", "document_title": "আচেহ সালতানাত", "passage_text": "\n\nআচেহ সালতানাত, সরকারিভাবে আচেহ দারুসসালাম রাজতন্ত্র (Acehnese: Keurajeuën Acèh Darussalam; জাউয়ি: كاورجاون اچيه دارالسلام), ছিল আধুনিক ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশকেন্দ্রিক একটি সালতানাত। ১৬শ ও ১৭শ শতাব্দীতে এটি একটি প্রধান আঞ্চলিক শক্তি ছিল। পরে সালতানাতের ক্রমাবনতি ঘটে। কুতারাজা ছিল এর রাজধানী যা বর্তমান বান্দা আচেহ।", "question_text": "আচেহ দারুসসালাম রাজতন্ত্রের পূর্বের রাজধানীর নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "কুতারাজা", "start_byte": 648, "limit_byte": 672}]} {"id": "-168105007941429881-15", "language": "bengali", "document_title": "হাজেরা", "passage_text": "ইসলামী বিশ্বাস অনুসারে, তিনি ইব্রাহিমের প্রথম স্ত্রী সারা-র (সারাহ্‌) মিশরীয় দাসী ছিলেন। অবশেষে তিনি ফারান মরুভূমিতে তার পুত্র ইসমাইলকে নিয়ে বসতি করেন। হাজেরাকে একেশ্বরবাদের বিশেষ গুরুত্বপূর্ন মাতৃত্ব হিসাবে সম্মান করা হয়, যেহেতু এই প্রক্রিয়াতেই ইসমাইলের মধ্য দিয়ে মুহাম্মদ(সঃ) এসেছিলেন।", "question_text": "বাইবেলের আদি পুস্তক অনুসারে সারাই কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ইব্রাহিমের প্রথম স্ত্রী", "start_byte": 77, "limit_byte": 142}]} {"id": "-9167180092233554142-7", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা আন্দোলন", "passage_text": "১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর পূর্ব পাকিস্তানের (পূর্ব বাংলা হিসেবেও পরিচিত) বাংলাভাষী ৪ কোটি ৪০ লক্ষ মানুষ ৬ কোটি ৯০ লাখ জনসংখ্যাবিশিষ্ট নবগঠিত পাকিস্তানের নাগরিকে পরিণত হয়।[2] কিন্তু পাকিস্তান সরকার, প্রশাসন এবং সামরিক বাহিনীতে পশ্চিম পাকিস্তানীদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল।[11] ১৯৪৭ সালে করাচীতে অনুষ্ঠিত জাতীয় শিক্ষা সম্মেলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণাপত্রে উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ব্যবহারের সুপারিশসহ প্রচারমাধ্যম ও বিদ্যালয়ে কেবলমাত্র উর্দু ব্যবহারের প্রস্তাব করা হয়।[12][13] তাৎক্ষণিকভাবে এ প্রস্তাবের বিরোধিতা ও প্রতিবাদ জানানো হয়। ওই সমাবেশে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা এবং পূর্ব পাকিস্তানে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহারের প্রবল দাবি উত্থাপন করা হয়।[14] কিন্তু পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশন বাংলাকে তাদের অনুমোদিত বিষয়তালিকা থেকে বাদ দেয় ও সাথে সাথে মুদ্রা এবং ডাকটিকেট থেকেও বাংলা অক্ষর বিলুপ্ত করে। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ফজলুর রহমান মালিক উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা বানানোর জন্যে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেন।[15] পূর্ব পাকিস্তানে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয় এবং ১৯৪৭ সালের ৮ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ছাত্রদের একটি বিশাল সমাবেশে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদাদানের আনুষ্ঠানিক দাবি উত্থাপন করা হয়। দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ছাত্ররা ঢাকায় মিছিল এবং সমাবেশের আয়োজন করে।[2]", "question_text": "মাতৃভাষা বাংলার দাবিতে কত সালে বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলন শুরু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৪৭", "start_byte": 714, "limit_byte": 726}]} {"id": "-62891414620679428-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তরপ্রদেশ", "passage_text": "উত্তরপ্রদেশ (/ˈʊtər prəˈdɛʃ/) হল উত্তর ভারতের একটি রাজ্য। ১৯৩৭ সালের ১ এপ্রিল ‘যুক্তপ্রদেশ’ নামে এই রাজ্য গঠিত হয়েছিল। ১৯৫০ সালে এর নাম বদলে ‘উত্তরপ্রদেশ’ রাখা হয়। লখনউ এই রাজ্যের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। গাজিয়াবাদ, কানপুর, মোরাদাবাদ, বরেইলি, আলিগড় ও বারাণসী রাজ্যের প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র। ২০০০ সালের ৯ নভেম্বর উত্তরপ্রদেশের হিমালয়-সংলগ্ন অঞ্চলটিকে বিচ্ছিন্ন করে ‘উত্তরাঞ্চল’ (অধুনা উত্তরাখণ্ড) রাজ্য গঠিত হয়।", "question_text": "আয়তনের দিক থেকে উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের সবচেয়ে বড় শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "লখনউ", "start_byte": 421, "limit_byte": 433}]} {"id": "-5998198700420897534-0", "language": "bengali", "document_title": "আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ", "passage_text": "আবদুল আজিজ ইবনে আবদুর রহমান ইবনে ফয়সাল ইবনে তুর্কি ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ আল সৌদ (Arabic: عبد العزيز بن عبد الرحمن آل سعود‎, ‘Abd al-‘Azīz ibn ‘Abd ar-Raḥman Āl Sa‘ūd; ১৫ জানুয়ারি ১৮৭৬[1] – ৯ নভেম্বর ১৯৫৩) আরব বিশ্বে সাধারণভাবে আবদুল আজিজ[2] বা ইবনে সৌদ[3] বলে পরিচিত। তিনি আধুনিক সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠাতা ও সৌদি আরবের প্রথম বাদশাহ।[4]", "question_text": "আবদুল আজিজ বা ইবনে সৌদ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৫ জানুয়ারি ১৮৭৬", "start_byte": 362, "limit_byte": 409}]} {"id": "-7928637946959686417-0", "language": "bengali", "document_title": "সুন্দরবন", "passage_text": "সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম। গঙ্গা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুই জেলা উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জুড়ে বিস্তৃত। সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি।[2]। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার[3] রয়েছে বাংলাদেশে [4] এবং বাকি অংশ রয়েছে ভারতের মধ্যে। সুন্দরবন ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এর বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ বস্তুত একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিখণ্ডের সন্নিহিত অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে; যথাক্রমে “সুন্দরবন” ও “সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান” নামে। সুন্দরবনকে জালের মত জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ক্ষুদ্রায়তন দ্বীপমালা। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল।[3] বনভূমিটি, স্বনামে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়াও নানান ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। জরিপ মোতাবেক ১০৬ বাঘ ও ১০০০০০ থেকে ১৫০০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে এখন সুন্দরবন এলাকায়। ১৯৯২ সালের ২১শে মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক ঘুরতে আসে। দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটক সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দার্যে মুগ্ধ। করার মাধ্যমে তার প্রকৃতি থেকে বিভিন্ন জ্ঞান অর্জন করে।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের কোন অঞ্চলে বেঙ্গল টাইগার বা রয়েল বেঙ্গল টাইগার দেখা যায় ?", "answers": [{"text": "সুন্দরবন", "start_byte": 0, "limit_byte": 24}]} {"id": "5014097317776385582-0", "language": "bengali", "document_title": "ব্রাহ্মসমাজ", "passage_text": "ব্রাহ্মসমাজ বা ব্রাহ্মসভা ১৯ শতকে স্থাপিত এক সামাজিক ও ধর্মীয় আন্দোলন যা বাংলার পূনর্জাগরণের পুরোধা হিসেবে পরিচিত। কলকাতায় আগস্ট ২০, ১৮২৮ সালে হিন্দুধর্ম সংস্কারক রাজা রামমোহন রায় (১৭৭২-১৮৩৩) ও তার বন্ধুবর্গ মিলে এক সার্বজনীন উপাসনার মাধ্যমে ব্রাহ্মসমাজ শুরু করেন। তাঁদের উপাস্য ছিল \"নিরাকার ব্রহ্ম\", তাই থেকেই নিজেদের ধর্মের নাম রাখেন ব্রাহ্ম।", "question_text": "ব্রাহ্মসমাজ বা ব্রাহ্মসভার প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "রাজা রামমোহন রায় (১৭৭২-১৮৩৩) ও তার বন্ধুবর্গ", "start_byte": 445, "limit_byte": 562}]} {"id": "-8984741670432012580-2", "language": "bengali", "document_title": "নারায়ণগঞ্জ জেলা", "passage_text": "\n২৯২ বর্গমাইল এলাকা নিয়ে ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নারায়ণগঞ্জকে জেলা হিসেবে ঘোষনা করা হয় যা ৫টি উপজেলা নিয়ে গঠিত । ১৮৮২ সালে নারায়ণগঞ্জকে মহকুমা ঘোষিত হয়, যা ১৯৮৪ সালে জেলায় উন্নীত হয়। ২০১১ সালের ৫ই মে নারায়ণগঞ্জ সদরকে সিটি কর্পোরেশন করা হয় ।", "question_text": "নারায়ণগঞ্জ জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "নারায়ণগঞ্জ সদর", "start_byte": 554, "limit_byte": 597}]} {"id": "8906931760516761650-0", "language": "bengali", "document_title": "দুর্গাপূজা", "passage_text": "দুর্গাপূজা বা দুর্গোৎসব হল হিন্দু দেবী দুর্গার পূজাকে কেন্দ্র করে প্রচলিত একটি উৎসব। দুর্গাপূজা সমগ্র হিন্দুসমাজেই প্রচলিত। তবে বাঙালি হিন্দু সমাজে এটি অন্যতম বিশেষ ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব। আশ্বিন বা চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষে দুর্গাপূজা করা হয়। আশ্বিন মাসের দুর্গাপূজা শারদীয়া দুর্গাপূজা এবং চৈত্র মাসের দুর্গাপূজা বাসন্তী দুর্গাপূজা নামে পরিচিত। শারদীয়া দুর্গাপূজার জনপ্রিয়তা বেশি। বাসন্তী দুর্গাপূজা মূলত কয়েকটি পরিবারের মধ্যে সীমাবদ্ধ।", "question_text": "হিন্দুদের কোন পুজোকে সর্বজনীন পুজো বলে অভিহিত করা হয় ?", "answers": [{"text": "দুর্গাপূজা", "start_byte": 0, "limit_byte": 30}]} {"id": "735989132824584262-15", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র", "passage_text": "আয়তনের ভিত্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পৃথিবী তৃতীয় অথবা চতুর্থ বৃহৎ জাতি। এর আগে বা পরে চীনের অবস্থান। কিন্তু একটি অঞ্চল নিয়ে ভারত ও চীনের মধ্যে মতবিরোধ থাকায় এই বিষয়ের সুরাহা করা সম্ভব হয়নি। কেবল স্থলভাগের দিক দিয়ে চিন্তা করলে যুক্তরাষ্ট্র পৃথিবীর তৃতীয় বৃহৎ যার আগে কেবল রাশিয়া ও চীন আর পরে রয়েছে কানাডা। মহাদেশীয় যুক্তরাষ্ট্রের সীমানা অতি বিস্তৃত, আটলান্টিক থেকে প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত, উত্তরে কানাডা থেকে দক্ষিণে মেক্সিকো ও মেক্সিকো উপসাগর পর্যন্ত এর সীমার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। আয়তনের ভিত্তিতে এর বৃহত্তম অঙ্গরাজ্য হচ্ছে আলাস্কা। কানাডার মাধ্যমে পৃথকীকৃত এই রাজ্যটি প্রশান্ত ও আর্কটিক মহাসাগরকে স্পর্শ করেছে। উত্তর আমেরিকার দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রশান্ত মহাসাগরের বুক অবস্থিত হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ এই দেশেরই অন্তর্ভুক্ত। দেশটির বৃহত্তম এবং সবচেয়ে জনবহুল অঞ্চল পুয়ের্তো রিকো ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের উত্তর-পূর্ব অংশে অবস্থিত। যুক্তরাষ্ট্রের পূর্বাঞ্চলে পাওয়া যায় সবুজ ভূমি ও কৃষি ফসল আবাদের উর্বর অঞ্চল, পাথুরে পাহাড়, তৃণাচ্ছাদিত সামান্য ঢেউ খেলানো বিস্তীর্ণ ভূমি, উত্তর বায়ুর সাথে সামঞ্জস্যশীল বনভূমি দ্বারা বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত হচ্ছে পশ্চিমাঞ্চল, আর দক্ষিণ-পশ্চিমে কেবল বিরান মরুভূমি। উত্তর-পশ্চিমে আটলান্টিকের কোল ঘেঁষে অবস্থিত বৃহৎ হ্রদ এলাকায়ই দেশটির অধিকাংশ মানুষের বসতি। গুয়াম অঞ্চল এবং আলাস্কার সবচেয়ে পশ্চিম প্রান্তের কিছু অঞ্চল ছাড়া পুরো দেশটাই উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত।", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনবহুল শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "পুয়ের্তো রিকো ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের উত্তর-পূর্ব অংশে", "start_byte": 2073, "limit_byte": 2226}]} {"id": "-3895712496862759435-4", "language": "bengali", "document_title": "রবার্ট ওপেনহেইমার", "passage_text": "হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক-পূর্ব শ্রেণীতে অধ্যয়রত অবস্থায় ওপেনহেইমার ল্যাটিন, গ্রীক, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন প্রভৃতি বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠেন। ১৯২৫ সালে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। এরপর তিনি গবেষণাকর্মের জন্যে ইংল্যান্ড যান। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাভেন্ডিস ল্যাবরেটরিতে লর্ড আর্নেস্ট রাদারফোর্ডের তত্ত্বাবধানে আণবিক গঠন বিষয়ে গবেষণা চালান। ক্যাভেন্ডিস ল্যাবরেটরিতে অবস্থানকালে তিনি পারমাণবিক গবেষণার উন্নয়নে ব্রিটিশ বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়ের সাথে মতবিনিময়ের সুযোগ পান। এরপর ম্যাক্স বর্নের ছত্রচ্ছায়াও তিনি অধ্যাপনা করেন। সেখানে তিনি নিলস বোর এবং পি.এ.এম. দিরাক প্রমূখ প্রথিতযশা পদার্থবিদদের সাহচর্য্য পান। ১৯২৭ সালে তিনি ডক্টরেট ডিগ্রী অর্জন করেন। লেইডেন এবং জুরিখের বিজ্ঞান কেন্দ্রগুলোয় সংক্ষিপ্ত পরিদর্শন শেষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসেন ওপেনহেইমার। এরপর ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে অধ্যাপনা করেন।", "question_text": "জুলিয়াস রবার্ট ওপেনহেইমার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন ?", "answers": [{"text": "হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে", "start_byte": 0, "limit_byte": 73}]} {"id": "-7011399601325306468-1", "language": "bengali", "document_title": "উইন্ডোজ ১০", "passage_text": "উইন্ডোজ ১০ সম্পর্কে প্রথম আভাস দেয়া হয়, সফটওয়্যার ও ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য ২০১৪ সালের এপ্রিলে অনুষ্ঠিত মাইক্রোসফটের বার্ষিক বিল্ড সম্মেলনে। উইন্ডোজ ১০ এর লক্ষ্য মূলত ব্যবহারকারীর নিজস্ব প্রয়োজনীয় ফিচারগুলোর সঠিক ব্যবস্থা করা, যা প্রথম উইন্ডোজ ৮-এর মাধ্যমে পরিচয় করানো হয়েছিলো। এটির সাথে অতিরিক্ত সফটওয়্যার যুক্ত করার মাধ্যমে ডেস্কটপ কম্পিউটার ও ল্যাপটপের মত টাচস্ক্রিন নয় এমন ডিভাইসে ব্যাবহারকারী অভিজ্ঞতা উন্নত করা হয়েছে। এতে আরও রয়েছে উইন্ডোজ স্টোরের অ্যাপ চালানোর ক্ষমতা।", "question_text": "উইন্ডোজ সার্ভার ৮ এর পরের ভার্সনের নাম কী ?", "answers": [{"text": "উইন্ডোজ ১০", "start_byte": 387, "limit_byte": 415}]} {"id": "-7327069101771506881-0", "language": "bengali", "document_title": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ", "passage_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (English: World WarII, Second World War, WWII, WW2) মানবসভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল, এই ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা ধরা হলেও ১৯৩৯ সালের আগে এশিয়ায় সংগঠিত কয়েকটি সংঘর্ষকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। তৎকালীন বিশ্বে সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং দুইটি বিপরীত সামরিক জোটের সৃষ্টি হয়; মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি। এই মহাসমরকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে ধরা হয়, যাতে ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং সামরিক ও বেসামরিক সম্পদের মধ্যে কোনরকম পার্থক্য না করে তাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে। এছাড়া বেসামরিক জনগণের উপর চালানো নির্বিচার গণহত্যা, হলোকস্ট (হিটলার কর্তৃক ইহুদীদের উপর চালানো গণহত্যা), পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োগ প্রভৃতি ঘটনায় কুখ্যাত এই যুদ্ধে প্রায় ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ মৃত্যুবরণ করে। এসব পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম যুদ্ধ।[1]", "question_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৩৯ সাল", "start_byte": 326, "limit_byte": 348}]} {"id": "980178524144247371-11", "language": "bengali", "document_title": "আবু বকর", "passage_text": "আবু বকর ৫৭৩ সালের দিকে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু তাইম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছেন।[6] তার বাবার নাম আবু কুহাফা ও মায়ের নাম সালমা বিনতে সাখার।", "question_text": "আবু বকরের বাবার নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "আবু কুহাফা", "start_byte": 244, "limit_byte": 272}]} {"id": "-8576849544322707640-1", "language": "bengali", "document_title": "ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাসমূহ", "passage_text": "ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের ৮টি শাখা রয়েছে।", "question_text": "ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের মোট কয়টি শাখা আছে ?", "answers": [{"text": "৮", "start_byte": 78, "limit_byte": 81}]} {"id": "4565448288004538704-0", "language": "bengali", "document_title": "গোপীনাথ বরদলৈ", "passage_text": "গোপীনাথ বরদলৈ (English: Gopinath Bordoloi; Assamese: গোপীনাথ বৰদলৈ) অসমের প্রথম মূখ্যমন্ত্রী ও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তিনি মহাত্মা গান্ধীর অহিংসা নীতির সমর্থক ছিলেন। অসম ও অসমীয়া জাতির জন্য তিনি জীবন উৎসর্গ করায় অসমের তৎকালীন রাজ্যপাল জয়রাম দাস দৌলতরাম গোপীনাথকে “লোকপ্রিয়” উপাধি দিয়েছিলেন।[1] ।", "question_text": "অসমের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "গোপীনাথ বরদলৈ", "start_byte": 0, "limit_byte": 37}]} {"id": "-5423812552417561512-0", "language": "bengali", "document_title": "জাকির হোসেন রাজু", "passage_text": "\nজাকির হোসেন রাজু (জন্ম: ১৫ জানুয়ারি, ১৯৬৪) একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালক। চলচ্চিত্র পরিচালনার পাশাপাশি তিনি চলচ্চিত্রের কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ রচনা করে থাকেন। তিনি প্রথম পরিচালক তোজাম্মেল হক বকুলের সহকারী হিসেবে চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। জীবন সংসার তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র। তিনি মূলত নাট্য-রোমান্টিকধর্মী চলচ্চিত্র পরিচালনা করে থাকেন। ২০১২ সালে ভালোবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না চলচ্চিত্রের জন্য দুইটি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।[1]", "question_text": "জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "জীবন সংসার", "start_byte": 659, "limit_byte": 687}]} {"id": "4611146682577923260-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের সর্বাধিক ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রসমূহের তালিকা", "passage_text": "বাংলাদেশী চলচ্চিত্র শিল্প ঢালিউড নামে জনপ্রিয়ভাবে পরিচিত। এটি বিশ্বের ১১তম বৃহত্তম চলচ্চিত্র উত্পাদন কেন্দ্র। ঢাকার নবাব পরিবার বাংলাদেশে (তখনের পূর্ব পাকিস্তান) প্রথম চলচ্চিত্র প্রযোজনা করে। সর্বপ্রথম বাংলা চলচ্চিত্রের ছিল সুকুমারী (১৯২৮) আর তার পর দ্যা লাস্ট কিস (১৯৩১)। কিন্তু সর্বপ্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মিত হয় ১৯৫৬ সালে মুখ ও মুখোশ। স্বাধীনতার আগে ৬৬-৬৭ থেকেই ভালো সিনেমা নির্মাণ শুরু হয় এবং ১৯৭৩-১৯৮৩ সময়টা বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগ ছিল।[1] এর পর নব্বইয়ের দশকের শুরু অবধি ব্যবসা কিছুটা দমে গেলেও অনেক ভালমানের সিনেমা নির্মাণ হয়েছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যবসাসফল ছবি চারটি হল।\n১* \"বীর পুরুষ\" (১৯৮৮)|মাসুদ পারভেজ পরিচালিত ছবিটি গত ৩০ বছরের রেকর্ড ভংগ করে ১১ কোটি টাকা আয় করে।\n২* বেদের মেয়ে জোসনা (১৯৮৯)। তোজাম্মেল হক বকুল পরিচালিত ফোক-ফ্যান্টাসিধর্মী চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় এবং ১২ কোটি টাকা আয় করে। এই ছবিটি সর্বকালের সেরা ব্যাবসা সফল ছবি হিসাবে ইতিহাস হয়ে আছে।\n৩* \" সম্পর্ক \"(১৯৯২)।ফজলে হক পরিচালিত পারিবারিক একশান ধর্মী বিগ বাজেটের তারকাসমৃদ্ধ ছবিটি ১০ কোটির মত ব্যাবসা করে।টানা ১২০ সপ্তাহ বক্স অফিস কাপিয়েছিল।\n৪* \"ভন্ড \"(১৯৯৮) সালে ভন্ড ছবিটি মুক্তির সাথে সাথে ৭ কোটি টাকা আয় করে। সর্বসাকুল্য ভন্ড র আয় হবে ১০ কোটি টাকার উপর।এছাড়া এই দশকে বিপ্লব,রুবেলআমার নাম,লৌহমানব,উত্থানপতন,চাদনী,কেয়ামত থেকেকেয়ামত,বিশ্বপ্রেমিক,অগ্নীসন্তান,সপ্নের টিকানা,কালিয়া,ডন,সত্যেরমৃত্যুনেই, কুলি,শান্তকেনমাস্তান এবং ২০০১ সালে'বিচ্চু বাহিনী'ছবিটি ও সর্বসাকুল্য ৮ কোটি টাকা আয় করে। উল্লেখিত ছবিগুলা সেরা ব্যাবসা সফল ছবির তালিকায় স্থান পাবার যোগ্যতা রাখা ইতিহাস সৃষ্টি কারী ছবি।তারপর ২০০০-২০০৭ বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের সবচেয়ে খারাপ সময় ছিল। কিন্তু ২০০৮সালের পর বাংলাদেশী ছবির উন্নতি আবার লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই সময়ে এসে প্রিয়া আমার প্রিয়া, মনের মাঝে তুমি ও মনপুরা (২০০৯) ছাড়াও অগ্নি (২০১৪), আয়নাবাজি (২০১৬), শিকারি (২০১৬) ও ঢাকা অ্যাটাক (২০১৭), নবাব (২০১৭) ভালো ব্যবসা করেছে।\nগ", "question_text": "বেদের মেয়ে জোসনা নামক বাংলাদেশী চলচ্চিত্রটি ১৯৮৯ সালের কোন তারিখে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "১৯৮৯", "start_byte": 1916, "limit_byte": 1928}]} {"id": "7471116629859664757-7", "language": "bengali", "document_title": "ঘানা", "passage_text": "ঘানাতে বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ২৪মিলিয়ন। ১৯৬০ সালে স্বাধীনতার পরে প্রথম আদমশুমারিতে ঘানার জনসংখ্যা ছিল ৬.৭ মিলিয়ন।[19]", "question_text": "ঘানার বর্তমান (২০১৯) জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ২৪মিলিয়ন", "start_byte": 66, "limit_byte": 112}]} {"id": "-4617050319286437016-6", "language": "bengali", "document_title": "মোহাম্মদ লুৎফর রহমান", "passage_text": "লুৎফর রহমানের সাহিত্য সাধনা শুরু হয়েছিল মূলত কবিতা রচনার মাধ্যমে। ১৯১৫ সালে চল্লিশটি কবিতা নিয়ে তার প্রথম এবং একমাত্র কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ প্রকাশিত হয়।[4] পরে তিনি বিভিন্ন প্রবন্ধ, উপন্যাস, ছোটগল্প, কথিকা, শিশুতোষ সাহিত্য ইত্যাদি রচনা করেছেন। তার কিছু অনুবাদ কর্মও পাওয়া যায়।", "question_text": "বাঙালি সাহিত্যিক, সম্পাদক ও সমাজকর্মী মোহাম্মদ লুৎফর রহমানের রচিত প্রথম গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্রকাশ", "start_byte": 356, "limit_byte": 374}]} {"id": "8957886996436711417-2", "language": "bengali", "document_title": "সূত্র", "passage_text": "সুত্র বৌদ্ধধর্মে গৌতম বুদ্ধের বিভিন্ন মৌখিক শিক্ষাকে লিখিত রূপে ধরে রাখে এবং অনেকসময় সুত্ত নামেও পরিচিত। সুত্ত শব্দটির পালি রূপ যা আদি পালিশাস্ত্রের বিভিন্ন অনুশাসন বুঝায়।", "question_text": "সূত্র শব্দটিকে বৌদ্ধধর্ম অনুযায়ী কী বলা হয় ?", "answers": [{"text": "সুত্ত", "start_byte": 233, "limit_byte": 248}]} {"id": "-3526076807371879083-3", "language": "bengali", "document_title": "জাতীয় সংসদ নির্বাচন", "passage_text": "\nদ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৭৯, বাংলাদেশে ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯ সালে অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জয় লাভ করে; তারা জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২০৭টি আসন লাভ করে। মোট ভোট সংগৃহীত হয়েছিল ৫১.৩%। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ (মালেক) ৩৯, আওয়ামী লীগ (মিজান) ২, জাসদ ৮, মুসলিম লীগ ও ডেমোক্রেটিক লীগ ২০, ন্যাপ (মোজাফ্ফর) ১, বাংলাদেশ জাতীয় লীগ ২, বাংলাদেশ গণফ্রন্ট ২, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল ১, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন ১, জাতীয় একতা পার্টি ১ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১৬টি আসনে জিতেন।[1]", "question_text": "বাংলাদেশের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন কোন মাসে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 132, "limit_byte": 165}]} {"id": "-580295228166242464-5", "language": "bengali", "document_title": "দিনাজপুর জেলা", "passage_text": "১৭৬৫ সালে দেওয়ানি গ্রহণের ফলে দিনাজপুর জেলা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিয়ন্ত্রণভুক্ত হয়। সেই সময় লক্ষনৌতী, বাজিন্নাতাবাদ, তেজপুর, পানজারা, ঘোড়াঘাট, বারবকাবাদ ও বাজুহা, এই ছয়টি সরকারের অংশ নিয়ে দিনাজপুর জেলা গঠিত হয়। ১৭৮৬ সালে দিনাজপুর জেলা হিসেবে ঘোষিত হয়। দিনাজপুর সদরে জেলা সদর গঠিত হয়।[2]", "question_text": "বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "দিনাজপুর", "start_byte": 704, "limit_byte": 728}]} {"id": "-5676731881515065229-0", "language": "bengali", "document_title": "মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "আইসিসি মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ (English: ICC Women's Cricket World Cup) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশীপে মহিলাদের প্রাচীনতম ও প্রধান একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট (ডব্লিউওডিআই) প্রতিযোগিতাবিশেষ। এ ক্রীড়া প্রতিযোগিতাটি ক্রিকেট পরিচালনাকারী সংস্থা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) কর্তৃক পরিচালিত হয়। প্রকৃতপক্ষে ১৯৫৮ সালে মহিলাদের ক্রিকেট সংস্থারূপে গঠিত আন্তর্জাতিক মহিলা ক্রিকেট কাউন্সিল (আইডব্লিউসিসি) কর্তৃক মহিলা বিশ্বকাপ ক্রিকেট পরিচালিত হতো। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে আন্তর্জাতিক মহিলা ক্রিকেট কাউন্সিল একীভূত হওয়ায় আইসিসি’র উপর এ প্রতিযোগিতা পরিচালনার দায়িত্বভার হস্তান্তরিত হয়।[1] পুরুষদের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের দুই বছর পূর্ব থেকে ১৯৭৩ সালে ইংল্যান্ডে প্রথমবারের মতো মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার প্রচলন শুরু হয়। শুরুর দিকে গভীর আর্থিক সঙ্কটের মুখে পড়তে হয়েছিল। এরফলে বেশকিছু দেশ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে অস্বীকার করে ও সর্বোচ্চ ছয় বছরের ব্যবধানে পরবর্তী প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবারও নজির রয়েছে। তবে, ২০০৫ সালের বিশ্বকাপ থেকে নিয়মিতভাবে প্রতি চার বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হচ্ছে।", "question_text": "মহিলাদের প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ কবে অনুষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭৩ সালে", "start_byte": 1681, "limit_byte": 1706}]} {"id": "6543940287332686430-1", "language": "bengali", "document_title": "আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট", "passage_text": "এই ইনস্টিটিউটটি চলচ্চিত্র, বিনোদন, ব্যবসায় এবং পণ্ডিত সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গের দ্বারা পরিচালিত হয়। ট্রাস্টি বোর্ডের প্রধান স্যার হাওয়ার্ড স্ট্রিঞ্জার এবং বোর্ড অব ডিরেক্টরের প্রধান রবার্ট এ. ডেলি সংস্থাটির নির্দেশনা দিয়ে থাকেন এবং ২০১৪ সালের অক্টোবর থেকে এটি মহাপরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বব গ্যাজেল সংস্থাটি পরিচালনা করে আসছেন। পূর্ববর্তী পরিচালকগণ হলেন এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক জর্জ স্টিভেন্স জুনিয়র (১৯৬৭ সালে সংস্থাটি প্রতিষ্ঠার সময় থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত) এবং জঁ পিকার ফার্স্টেনবার্গ (১৯৮০ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত)।[2]", "question_text": "আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউটের বোর্ড অফ ডিরেক্টরের প্রধান কে ?", "answers": [{"text": "রবার্ট এ. ডেলি", "start_byte": 545, "limit_byte": 581}]} {"id": "-1779311680903226749-11", "language": "bengali", "document_title": "ডিম্বাশয়", "passage_text": "ডিম্বাশয় ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন উভয় প্রকার হরমোনই ক্ষরণ করে। বয়ঃসন্ধির সময় এটি সেকেন্ডারি যৌন বৈশিষ্ট্যগুলোর প্রকাশে ভূমিকা রাখে। এছাড়া পরিপক্ক অবস্থায় পরিণত প্রজনন অঙ্গের কার্যক্ষমতা চালু রাখতেও এর ভূমিকা আছে। প্রোজেস্টেরনের কাজ হচ্ছে ইস্ট্রোজেনের সাহায্যে এন্ডোমেট্রিয়ামের চাক্রিক পরিবর্তন শুরু করা। এটি গর্ভধারণের জন্য এন্ডোমেট্রিয়ামকে প্রস্তুত করে। এছাড়া গর্ভধারণের সময় এন্ডোমেট্রিয়ামের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতেও সাহায্য করে।", "question_text": "ডিম্বাশয় থেকে কোন হরমোন নির্গত হয় ?", "answers": [{"text": "ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন", "start_byte": 28, "limit_byte": 99}]} {"id": "802268299326091752-3", "language": "bengali", "document_title": "জাবির ইবন হাইয়ান", "passage_text": "জাবির ইবন হাইয়ান ৭২২ খ্রিস্টাব্দে তুস, পারস্যে জন্ম গ্রহণ করেন।[4] ধ্রুপদী সূত্র অনিয়ায়ী জাবির ভিন্নভাবে আল-আযদি বা আল-বারিজি বা আল-কুফি বা আল-তুসি বা আল-সুফী হিসেবে অধিকারী হয়েছেন।[8] তার জন্ম স্থান নিয়ে মত পার্থক্য রয়েছে, কারো মতে তিনি ছিলেন একজন খোরাসান, পারস্য যিনি পরে কুফাতে যান, অন্যদের মতে তিনি ছিলেন সিরিয়া আদিবাসি পরে তিনি পারস্য ও ইরাকে বসবাস করেন।[8] তার পূর্বপুরুষগনের পটভূমি স্পষ্ট নয়, কিন্তু অধিকাংশ সূত্র তাকে একজন ফার্সি হিসেবে উল্লেখ করে।[3] কিছু সূত্রে জানা যায় যে, তার পিতা ছিলেন হাইয়ান আল-আযদি। তিনি ছিলেন আরব আযদ উপজাতির একজন ফার্মাসিস্ট যিনি উমাইয়া খিলাফতের সময় ইয়েমেন থেকে কুফাতে প্রবসিত হন।[9][10]", "question_text": "আবু মুসা জাবির ইবন হাইয়ান কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "পারস্যে", "start_byte": 106, "limit_byte": 127}]} {"id": "-6341254568092353084-3", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশে আর্সেনিক সমস্যা", "passage_text": "বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মান অনুযায়ী ১ লিটার পানিতে ১০ মাইক্রোগ্রাম আর্সেনিক থাকলে সেই পানি দূষিত। বাংলাদেশের মান অনুযায়ী ১ লিটার পানিতে ৫০ মাইক্রোগ্রাম আর্সেনিক থাকলে সেই পানিকে নিরাপদ পানি বলা হয় না।[7]", "question_text": "জলে আর্সেনিকের হার কত থাকলে তা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকারক ?", "answers": [{"text": "১ লিটার পানিতে ১০ মাইক্রোগ্রাম", "start_byte": 101, "limit_byte": 183}]} {"id": "3536810255817867732-32", "language": "bengali", "document_title": "চার্লি চ্যাপলিন", "passage_text": "চ্যাপলিন মনে করেন দ্য গোল্ড রাশ সেই সময়ে তাঁর নির্মিত সেরা চলচ্চিত্র।[148] ছবিটি ১৯২৫ সালের আগস্ট মাসে মুক্তি পায় এবং ৫ মিলিয়ন ডলার আয় করে নির্বাক চলচ্চিত্র যুগের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্রের তালিকায় প্রবেশ করে।[149] এই চলচ্চিত্রে চ্যাপলিন অভিনীত কয়েকটি বিখ্যাত দৃশ্য রয়েছে, যেমন দ্য ট্রাম্প তার জুতা খাচ্ছে এবং জর্জিয়ার সাথে তার নৃত্য।[150] ম্যাকন্যাব এই চলচ্চিত্রকে \"আবশ্যকীয় চ্যাপলিনের চলচ্চিত্র\" বলে উল্লেখ করেন।[151] এই চলচ্চিত্র মুক্তিকালে চ্যাপলিন বলেন, \"আমি এই চলচ্চিত্র দিয়ে স্মরণীয় হতে চাই।\"[152]", "question_text": "১৯২৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত \"দ্য গোল্ড রাশ\" নামক মার্কিন হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্রটি মোট কত টাকার ব্যবসা করেছিল ?", "answers": [{"text": "৫ মিলিয়ন ডলার", "start_byte": 310, "limit_byte": 348}]} {"id": "-213314947843767659-1", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকেশ্বরী মন্দির", "passage_text": "ঢাকেশ্বরী মন্দিরের ইতিহাস সম্পর্কে নানা কাহিনী প্রচলিত আছে। ধারণা করা হয় যে, সেন রাজবংশের রাজা বল্লাল সেন ১২শ শতাব্দীতে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। তবে সেই সময়কার নির্মাণশৈলীর সাথে এর স্থাপত্যকলার মিল পাওয়া যায় না বলে অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন। বিভিন্ন সময়ে এই মন্দিরের গঠন ও স্থাপনার নানা ধরনের পরিবর্তন সাধন করা হয়েছে।এটা ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয় রাণী, রাজা বিজয় সেনের স্ত্রী স্নান করার জন্য লাঙ্গলবন্দ গিয়েছিলেন। ফিরে আসার সময় তিনি একটি পুত্রকে জন্ম দেন, যিনি বল্লাল সেন বলে ইতিহাসবিদদের কাছে পরিচিত হন। সিংহাসনে উঠার পর, বল্লাল সেন  তাঁর জন্মস্থানকে মহিমান্বিত করার জন্য এই মন্দিরটি নির্মাণ করেছিলেন। কিংবদন্তীগণ বলছেন যে বল্লাল সেন একবার জঙ্গলে  আচ্ছাদিত দেবতার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বল্লাল সেন সেখানে দেবীকে  আবিষ্কৃত করেন এবং একটি মন্দির নির্মাণ করান, মূর্তিটি ঢাকা ছিল বলে ঢাকেশ্বরী নামকরণ হয় ।  কিংবদন্তীগণ যা বর্ণনা করেন তা হিন্দু ধর্মীয়দেরকে ঢাকেশ্বরী কে  ঢাকার প্রসিদ্ধ দেবী  হিসেবে বিবেচনা করে, যা দেবী দুর্গা বা আদীপরামহাশক্তির একটি মূর্তি বা রূপ।  দেবী ঢাকেশ্বরী আসল ৮০০ বছর পুরোনো বিগ্রহটি কলকাতার কুমারটুলি অঞ্চলে দুর্গাচারণ স্ট্রিট বর্তমানে বিরাজ করছে, মন্দিরের নাম শ্রী শ্রী ঢাকেশ্বরী মাতার মন্দির। এখন যে বিগ্রহটি ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দিরে আছে তা হলো ঢাকায় মূল মূর্তির প্রতিরূপ। দেশ ভাগের সময় কয়েক লক্ষ ভিটেমাটি হারা  মানুষের সঙ্গের তিনিও ঢাকার থেকে কলকাতায় এলেন। দেশভাগ-পরবর্তী দাঙ্গার সময় সম্ভাব্য আক্রমণ এবং লুন্ঠনের হাত থেকে দেবীকে রক্ষা করতে ঢাকার মূল বিগ্রহটিকে গোপনে এবং দ্রুততার সঙ্গে ১৯৪৮-এ কলকাতায় নিয়ে এসেছিলেন রাজেন্দ্রকিশোর তিওয়ারি (মতান্তরে প্রহ্লাদকিশোর তিওয়ারি) এবং হরিহর চক্রবর্তী। বিশেষ একটি বিমানে ঢাকেশ্বরী আসল বিগ্রহটি কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছিল। কলকাতায় বিগ্রহটি আনার পর প্রথম দু'বছর হরচন্দ্র মল্লিক স্ট্রিটে দেবেন্দ্রনাথ চৌধুরির বাড়িতে দেবী পূজিতা হন। পরে ১৯৫০ নাগাদ ব্যাবসায়ী দেবেন্দ্রনাথ চৌধুরী কুমোরটুলি অঞ্চলে দেবীর মন্দির নির্মাণ করে দেন ও প্রতিষ্ঠা করে দেবীর নিত্য সেবার জন্য কিছু দেবোত্তর সম্পত্তি দান করেছিলেন এবং অদ্যাবধি এখানেই দেবী পূজিতা হয়ে চলেছেন। দেবী  বিগ্রহের উচ্চতা দেড় ফুটার মতো , দেবীর দশ হাত, কাত্যানী মহিষাসুরমর্দিনী দূর্গা রূপেই তিনি অবস্থান করছেন। পাশে লক্ষী, সরস্বতী ও নিচে কার্তিক ও গণেশ। বাহন রূপে পশুরাজ সিংহ দন্ডায়মান যার ওপর দাঁড়িয়ে দেবী মহিষাসুরকে বধ করেছেন। মানসিংহ নাকি এই বিগ্রহ ঢাকায় প্রতিষ্ঠা করে আজমগড়ের এক তিওয়ারি পরিবারকে সেবায়েত নিযুক্ত করেছিলেন। ১৯৪৬ সালে সেই পরিবারের বংশধরেরাই কলকাতায় এসে পুনরায় সেবায়েত নিযুক্ত হন, এখনো তারাই দেবীর নিত্য সেবা করেন। এই ঢাকেশ্বরী দেবীর পূজা পদ্ধাতিও বাংলার চিরপুরাতন পদ্ধাতির চেয়ে আলাদা। মন্দিরের বর্তমান পুরোহিত শক্তিপ্রসাদ ঘোষাল জানালেন, শারদীয়া দুর্গাপূজার সময় দেবীর পূজা হয় উত্তর ভারতের নবরাত্রিক বিধি মেনে। দেশভাগের বেদনাময় পরিণামের কারণেই তাঁর এখানে আসা এবং মন্দিরের প্রতিষ্ঠা। দেবীকে যেভাবে অলংকারহীন এবং প্রায় বিবস্ত্র অবস্থায় লুকিয়ে আনা হয়েছিল, তার ছবিও এই মন্দিরে সংরক্ষিত আছে। তাই ঢাকার মত কলকাতার ঢাকেশ্বরী মন্দিরটিরও ঐতিহাসিক গুরুত্ব কিছু কম নয়। অথচ মন্দিরগৃহটির আজ জরাজীর্ণ দশা। অপরিসর রাস্তা, ঝোপঝাড় ঘেরা। সংস্কারের অভাবে হতশ্রী এই মন্দিরেই দেবীর অনিন্দ্যসুন্দর আদি বিগ্রহটির নিত্যপূজা হয়। সেবাইত এবং পূজারি খেদের সঙ্গে কলকাতাবাসীর উদাসীনতা এবং সরকারি সাহায্যের অভাবের কথা জানালেন। মন্দিরের দৈনন্দিন কাজে আর্থিক অপ্রতুলতার কথাও বললেন বিষণ্ণ মনে।আজও আসেন পূর্ববঙ্গের বহু ভক্ত হয়তো ফেলে আসা ভিটেমাটির ছোয়া পেতে।দেবীর মন্দিরটি মাতা সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দিরে থেকে কিছুটা এগিয়ে যাকেই জিজ্ঞাসা করবেন সেই দেখিয়ে দেবেে।বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত ঢাকেশ্বরী মন্দির জাতীয় মন্দিরের তকমা পেয়েছে। সেদেশের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মাচরণের নানাবিধ কাজকর্ম ওই মন্দিরকে কেন্দ্র ক'রে পরিচালিত হয়। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি রাজনৈতিক এবং অন্যান্য নানা ক্ষেত্রের গণ্যমান্য মানুষের ভিড় লেগেই থাকে শ্রীশ্রীঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে। বহু ঘাতপ্রতিঘাত, লুন্ঠন, অগ্নিসংযোগের ইতিহাস বুকে নিয়ে সেই মন্দির আজও সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে। ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দিরের প্রচারের আলোয় ঢাকা পড়ে গেছে কলকাতার ঢাকেশ্বরী মাতার মন্দির। শোভাবাজার ছাড়িয়ে কুমোরটুলির এক অপরিসর গলিতে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে নীরবে নিভৃতে বিরাজমান এই মন্দিরখানি। অথচ ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দিরের আদি বিগ্রহ কিন্তু এখানেই প্রতিষ্ঠিত। কলকাতার এই ঢাকেশ্বরী মাতার মন্দিরটির ঐতিহাসিক গুরুত্বের কথা বিচার ক'রে সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগে মন্দির সংস্কারের কাজে দ্রুত হস্তক্ষেপের প্রয়োজন। নয়ত অচিরেই দেশভাগের যন্ত্রণা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ইতিহাস শুধুমাত্র আমাদের নির্লিপ্ততায় হারিয়ে যাবে।", "question_text": "বাংলাদেশের ঢাকেশ্বরী মন্দিরটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১২শ শতাব্দীতে", "start_byte": 285, "limit_byte": 322}]} {"id": "-5004896482843051611-1", "language": "bengali", "document_title": "জার্মানি", "passage_text": "আয়তনের দিক থেকে জার্মানি ইউরোপের ৭ম বৃহত্তম রাষ্ট্র। উত্তর উত্তর সাগর ও বাল্টিক সাগরের উপকূলীয় নিম্নভূমি থেকে মধ্যভাগের ঢেউ খেলানো পাহাড় ও নদী উপত্যকা এবং তারও দক্ষিণে ঘন অরণ্যাবৃত পর্বত ও বরফাবৃত আল্পস পর্বতমালা দেশটির ভূ-প্রকৃতিকে বৈচিত্র্যময় করেছে। দেশটির মধ্য দিয়ে ইউরোপের অনেকগুলি প্রধান প্রধান নদী যেমন রাইন, দানিউব, এলবে প্রবাহিত হয়েছে এবং দেশটিকে একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্রে পরিণত করতে সাহায্য করেছে।", "question_text": "আয়তনের দিক থেকে জার্মানি ইউরোপের কততম বৃহত্তম রাষ্ট্র ?", "answers": [{"text": "৭ম", "start_byte": 92, "limit_byte": 98}]} {"id": "-4139422297773750694-0", "language": "bengali", "document_title": "হাড়", "passage_text": "\nহাড় বা অস্থি মেরুদন্ডী প্রাণীর শরীরে অন্তঃকঙ্কাল গঠনকারী এক ধরনের কঠিন অঙ্গ। প্রাণীদেহের নানান শারীরিক ক্রিয়াকলাপে এটি ব্যবহৃত হয়। শরীরের কাঠামো সৃষ্টিতে, গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহ রক্ষা করতে, লোহিত ও শ্বেত রক্তকণিকা সৃষ্টিতে এবং খনিজ পদার্থ সংরক্ষণে এটি ব্যবহৃত হয়।[1] হাড়ের কলা এক ধরনের কঠিন যোজক কলা। এটি শক্ত কিন্তু হালকা। হাড়ের আকার বিভিন্ন রকম এবং এর অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক গঠনও বিভিন্ন। হাড় প্রধানত অস্থি কলা দিয়ে গঠিত। এ কলা হাড়কে কাঠিন্য দেয় এবং এর অভ্যন্তরে প্রবালের মত তৃমাত্রিক ফাঁপা গঠন এনে দেয়। এছাড়াও হাড়ের মধ্যে অস্থি মজ্জা, তরুণাস্থি, রক্তনালিকা, স্নায়ু প্রভৃতির কলা পাওয়া যায়। একটি সদ্যোজাত মানবশিশুর শরীরে মোট ২৭০টিরও বেশি হাড় থাকে[2], কিন্তু তার বৃদ্ধির সাথে সাথে কিছু হাড় জোড়া লেগে একক হাড়ে পরিণত হয়। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে মোট হাড়ের সংখ্যা ২০৬টি। মানবদেহের বৃহত্তম হাড়ের নাম ফিমার, যা মূলত পায়ের হাড় আর ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের অভ্যন্তরের হাড় স্টেপিস।", "question_text": "মানবদেহের ক্ষুদ্রতম অস্থি কোনটি ?", "answers": [{"text": "স্টেপিস", "start_byte": 2373, "limit_byte": 2394}]} {"id": "-4327821251258840456-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা", "passage_text": "বাংলা ভাষা (/bɑːŋlɑː/; pronunciation) দক্ষিণ এশিয়ার বঙ্গ অঞ্চলের মানুষের স্থানীয় ভাষা, এই অঞ্চলটি বর্তমানে রাজনৈতিকভাবে স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ ও ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে গঠিত। এছাড়াও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, অসম রাজ্যের বরাক উপত্যকা এবং আন্দামান দ্বীপপুঞ্জেও বাংলা ভাষাতে কথা বলা হয়। এই ভাষার লিপি হল বাংলা লিপি। এই অঞ্চলের প্রায় বাইশ কোটি স্থানীয় মানুষের ও পৃথিবীর মোট ৩০ কোটি মানুষের ভাষা হওয়ায়, এই ভাষা বিশ্বের সর্বাধিক প্রচলিত ভাষাগুলির মধ্যে চতুর্থ স্থান অধিকার করেছে।[1][4][5][6] বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার জাতীয় সঙ্গীত, এবং ভারতের জাতীয় স্তোত্র এই ভাষাতেই রচিত এবং তা থেকেই দক্ষিণ এশিয়ায় এই ভাষার গুরুত্ব বোঝা যায়।", "question_text": "বর্তমানে সারা বিশ্বে মোট কত সংখ্যক লোকের মাতৃ ভাষা বাংলা ভাষা ?", "answers": [{"text": "৩০ কোটি", "start_byte": 994, "limit_byte": 1013}]} {"id": "2573614511216597131-1", "language": "bengali", "document_title": "পীর গোরাচাঁদ", "passage_text": "পীর গোরাচাঁদের আসল নাম হল পীর হজরত শাহ সৈয়দ আব্বাস আলী রাজী। তাঁর পিতার নাম হজরত করিম উল্লাহ এবং মাতার নাম মায়মুনা সিদ্দিকা। আনুমানিক ১২৬৫ খ্রিস্টাব্দে আরবের মক্কা নগরে জমজম মহল্লায় বিখ্যাত কোরায়েশ বংশে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। পীর হজরত শাহজালাল এঅমনির কাছে তরীকা সুফীমতে দীক্ষাগ্রহণের পর গুরুর নির্দেশে ভারতবর্ষে ধর্মপ্রচারে আসেন। [1][2][4]", "question_text": "পীর গোরাচাঁদের বাবার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "হজরত করিম উল্লাহ", "start_byte": 201, "limit_byte": 245}]} {"id": "6419628695318426777-0", "language": "bengali", "document_title": "ম্যালকম মার্শাল", "passage_text": "ম্যালকম ডেঞ্জিল মার্শাল (English: Malcolm Denzil Marshall; জন্ম: ১৮ এপ্রিল, ১৯৫৮ - মৃত্যু: ৪ নভেম্বর, ১৯৯৯) বার্বাডোসে জন্মগ্রহণকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিখ্যাত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ছিলেন। বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনে ‘ম্যাকো’ ডাকনামে পরিচিত ম্যালকম মার্শাল প্রধানতঃ ফাস্ট বোলার ছিলেন। টেস্ট ক্রিকেটে তাঁকে অত্যন্ত সুন্দর বোলিং ভঙ্গীমার অধিকারী ও দ্রুতগতির পেসার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[1][2][3][4] প্রতি উইকেট লাভে তাঁকে গড়ে ২০.৯৪ রান দিতে হয়েছে যা ২০০ বা ততোধিক উইকেটলাভকারী বোলারদের মধ্যে অন্যতম সেরা বোলিং গড়।[5] বোলিংয়ে তাঁর এ সফলতা আসলেও তিনি অন্যান্য ফাস্ট বোলারের তুলনায় কম উচ্চতাসম্পন্ন ছিলেন। যেখানে তাঁর উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি (১.৮০ মিটার); সেখানে অন্যান্য পেসারের গড় উচ্চতা ৬ ফুটের (১.৮ মিটার) চেয়ে বেশী।[1] ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথিতযশা ফাস্ট বোলার জোয়েল গার্নার, কার্টলি অ্যামব্রোস এবং কোর্টনি ওয়ালশের উচ্চতা ৬ ফুট ৬ ইঞ্চি (১.৯৮ মিটার)। বিপজ্জনক বাউন্সার প্রদানে তাঁর সবিশেষ খ্যাতি ছিল। মাঝারিসারির ব্যাটসম্যানরূপে তিনি ১০টি টেস্ট অর্ধ-শতক এবং সাতটি প্রথম-শ্রেণীর শতক করেছেন।", "question_text": "ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিখ্যাত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ম্যালকম ডেঞ্জিল মার্শালের উচ্চতা কত ছিল ?", "answers": [{"text": "৫ ফুট ১১ ইঞ্চি", "start_byte": 1581, "limit_byte": 1617}]} {"id": "1543276041593546645-0", "language": "bengali", "document_title": "চীনের ইতিহাস", "passage_text": "\nহুয়াংহো নদীকে চৈনিক সভ্যতার সুতিকাগার বলা হয়। হাজার হাজার বছর ধরে হুয়াংহো ও ইয়াংজি নদীর অববাহিকায় গড়ে ওঠা অনেক আঞ্চলিক সংস্কৃতি চীনের সভ্যতাকে বিভিন্নভাবে সমৃদ্ধ করেছে। কয়েক হাজার বছরের ধারাবাহিক ইতিহাসে চৈনিক সভ্যতা পৃথিবীর আদিম সভ্যতাগুলোর মধ্যে অন্যতম।[1] এই কারণে চৈনিক সভ্যতাকে মানব সভ্যতার অন্যতম সুতিকাগার বলা হয়।[2] খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ সাল থেকে চীনের শাং সাম্রাজ্যের (১৬০০ থেকে ১০৪৬ খ্রিস্টপূর্ব) [3] আমলে লিখিত ও গ্রহনযোগ্য ইতিহাস পাওয়া যায়।[4][5] প্রাচীন ইতিহাস গ্রন্থ যেমন ‘রেকর্ড অব গ্রান্ড হিস্টোরিয়ান’ (১০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে) এবং ‘বাম্বু এ্যানালস’ এ সিয়া সাম্রাজ্য এর উল্লেখ পাওয়া যায়। তখন থেকে শাং সাম্রাজ্যের আমল পর্যন্ত লিখিত কোন দলিল দীর্ঘদিন সংরক্ষন করার কোন উপায় চীনাদের জানা ছিল না।[3][6]", "question_text": "শাং সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৬০০", "start_byte": 1023, "limit_byte": 1035}]} {"id": "-7579718119811338851-9", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র", "passage_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজাতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধান। আইনসভা দ্বিকাক্ষিক। নিম্নকক্ষের নাম হাউজ অভ রেপ্রেজেন্টেটিভ্‌স এবং এর সদস্যসংখ্যা ৪৩৫। উচ্চকক্ষের নাম সেনেট এবং এর সদস্যসংখ্যা ১০০। ভোট প্রদানের যোগ্যতা অর্জনের বয়স ১৮। ১৭৮৭ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান প্রণয়ন করা হয় এবং ১৭৮৯ সালের ৪ঠা মার্চ থেকে এটি কার্যকর করা হয়। সুপ্রিম কোর্ট দেশের সর্বোচ্চ বিচারালয়।", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার নিম্নকক্ষের নাম কী ?", "answers": [{"text": "হাউজ অভ রেপ্রেজেন্টেটিভ্‌স", "start_byte": 415, "limit_byte": 489}]} {"id": "-7936824102882461309-0", "language": "bengali", "document_title": "পলাশীর যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সাথে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পলাশী নামক স্থানে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল তাই পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত। ১৭৫৭ সালের জুন ২৩ তারিখে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন এবং ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠার পথ সূচিত হয়।\n", "question_text": "বাংলায় পলাশীর যুদ্ধ কত সালে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৭৫৭", "start_byte": 397, "limit_byte": 409}]} {"id": "7966897064877804925-1", "language": "bengali", "document_title": "টেলিফোন", "passage_text": "১৮৭৬ সালে মার্কিন উদ্ভাবক আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল বৈদ্যুতিক তারের মাধ্যমে মুখের কথা পাঠানোর যন্ত্রের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্যাটেন্ট বা সরকারি সনদ লাভ করেন। এর ২০ বছরের মধ্যে টমাস ওয়াটসন, এমিল বার্লিনার, টমাস আলভা এডিসন ও অন্যান্যদের গবেষণার ফলশ্রুতিতে টেলিফোন যন্ত্রের নকশা এমন একটি স্থিতিশীল রূপ নেয় যা পরবর্তী প্রায় এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে মৌলিকভাবে অপরিবর্তিত থাকে। ১৯৪৭ সালে ট্রানজিস্টরের আবির্ভাবের পর ধাতব তার ও ভারী ওজনের যন্ত্রপাতির পরিবর্তে হালকা ওজনের ও ঘনবিন্যস্ত বর্তনীসমৃদ্ধ টেলিফোন তৈরি করা শুরু হয়। ইলেকট্রনিক প্রযুক্তিতে উন্নতির সাথে সাথে আরও বেশ কিছু \"বুদ্ধিমান\" বৈশিষ্ট্য টেলিফোনে যুক্ত হয়। যেমন স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুনঃসংযোগ স্থাপন করা, টেলিফোনে ডাকদাতার নম্বর শনাক্তকরণ, টেলিফোনে ডাকদাতাকে অপেক্ষা করানো, টেলিফোনের ডাক নতুন কাউকে হস্তান্তর করা, তারহীন সম্প্রচার, দৃশ্যমান উপাত্ত পর্দা, ইত্যাদি। এই সবগুলি বৈশিষ্ট্যই টেলিফোনের মূল নকশার কোন পরিবর্তন আনেনি, বরং সম্পূরক ভূমিকা পালন করেছে। শুরুর দিকে টেলিফোনের তার ব্যবস্থা ব্যবহার করেই ইন্টারনেটে সংযুক্ত হতে হত।", "question_text": "টেলিফোন কে প্রথম আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল", "start_byte": 70, "limit_byte": 135}]} {"id": "-775591152949061590-2", "language": "bengali", "document_title": "নরক (হিন্দুধর্ম)", "passage_text": "ভাগবত পুরাণে বলা হয়েছে নরক পৃথিবীর নিচে: পাতালের সাতটি স্তর এবং মহাবিশ্বের তল গর্ভোদক সাগরের মাঝামাঝি অবস্থিত। এটি মহাবিশ্বের দক্ষিণে অবস্থিত। পিতৃলোক, যেখানে অগ্নিকুভের নেতৃত্বে মৃত পূর্বপুরুষ (পিতৃগণ) বাস করে, এই অঞ্চলে অবস্থিত। নরকরাজ যম তার সহকারীদের সাথে এইখানে বসবাস করেন।[2] দেবীভাগবত পুরাণে বলা হয়েছে যে নরক মহাবিশ্বের দক্ষিণে, পৃথিবীর নিচে কিন্তু পাতালের উপরে অবস্থিত। বিষ্ণু পুরাণে উল্লেখ করা হয়েছে যে, নরক মহাবিশ্বের নীচে অবস্থিত মহাজাগতিক সাগরের নীচে অবস্থিত।[3] বিভিন্ন হিন্দু মহাকাব্যও একমত যে নরক দক্ষিণ দিকে অবস্থিত, যেদিকে মৃতদের সাথে সম্পর্কিত যমরাজ শাসন করেন। পিতৃলোককে যমের রাজধানী হিসেবে গণ্য করা হয়, যেখানে যম তাঁর ন্যায়বিচার প্রদান করেন।[4]", "question_text": "হিন্দু ধর্ম মতে নরকের স্থান কোথায় ?", "answers": [{"text": "পৃথিবীর নিচে", "start_byte": 74, "limit_byte": 108}]} {"id": "6791483390683624380-2", "language": "bengali", "document_title": "দুর্গাপূজা", "passage_text": "সাধারণত আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠ থেকে দশম দিন পর্যন্ত শারদীয়া দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। এই পাঁচটি দিন যথাক্রমে \"দুর্গাষষ্ঠী\", \"মহাসপ্তমী\", \"মহাষ্টমী\", \"মহানবমী\" ও \"বিজয়াদশমী\" নামে পরিচিত। আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষটিকে বলা হয় \"দেবীপক্ষ\"। দেবীপক্ষের সূচনার অমাবস্যাটির নাম মহালয়া; এই দিন হিন্দুরা তর্পণ করে তাঁদের পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধানিবেদন করে। দেবীপক্ষের শেষ দিনটি হল কোজাগরী পূর্ণিমা। এই দিন হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর পূজা করা হয়। কোথাও কোথাও পনেরো দিন ধরে দুর্গাপূজা পালিত হয়। সেক্ষেত্রে মহালয়ার আগের নবমী তিথিতে পূজা শুরু হয়। পশ্চিমবঙ্গের বিষ্ণুপুর শহরের মৃন্ময়ী মন্দির এবং অনেক পরিবারে এই রীতি প্রচলিত আছে। পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরাতে মহাসপ্তমী থেকে বিজয়াদশমী পর্যন্ত (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে মহাসপ্তমী থেকে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা পর্যন্ত) চার দিন সরকারি ছুটি থাকে। বাংলাদেশে বিজয়াদশমীতে সর্বসাধারণের জন্য এক দিন এবং হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য ৩ দিন সরকারি ছুটি থাকে।", "question_text": "দুর্গাপূজার শেষ দিনটিকে কী বলা হয় ?", "answers": [{"text": "বিজয়াদশমী", "start_byte": 440, "limit_byte": 470}]} {"id": "-8550731156389938132-14", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট", "passage_text": "সাধারণত যে দল বেশি রান করে সে দল বিজয়ী হয়। তবে বিভিন্ন অবস্থায় জয়ের সংজ্ঞা বিভিন্ন হয়। উদাহরণস্বরুপ বলা যায় বৃষ্টির কারণে সীমিত ওভারের খেলার ওভার সংখ্যা কমিয়ে আনা হতে পারে, অথবা ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি অবলম্বন করে বিজয়ী নির্ধারন করা হতে পারে।", "question_text": "ক্রিকেটে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতির দ্বারা কী নির্ণয় করা হয় ?", "answers": [{"text": "বিজয়ী", "start_byte": 584, "limit_byte": 602}]} {"id": "-4940144912201379461-31", "language": "bengali", "document_title": "মুম্বই", "passage_text": "\nভারতের জাতীয় সড়ক ব্যবস্থার ৩ নং জাতীয় সড়ক, ৪ নং জাতীয় সড়ক ও ৮ নং জাতীয় সড়ক মুম্বইকে দেশের অন্যান্য অংশের সঙ্গে যুক্ত করেছে।[178] মুম্বই-পুনে এক্সপ্রেসওয়ে ভারতে নির্মিত প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে।[179] এছাড়া মুম্বই-ভদোদরা এক্সপ্রেসওয়েটি বর্তমানে নির্মাণাধীন।[180] মাহিম কজওয়ে ও সদ্যনির্মিত রাজীব গান্ধী সমুদ্রসেতু দ্বীপশহরের সঙ্গে পশ্চিম উপনগরের সংযোগ রক্ষা করছে।[181] শহরের তিনটি প্রধান রাস্তা হল সিয়ন থেকে থানে পর্যন্ত প্রসারিত ইস্টার্ন এক্সপ্রেস হাইওয়ে, সিওন থেকে পানভেল পর্যন্ত প্রসারিত সিওন পানভেল এক্সপ্রেসওয়ে এবং বান্দ্রা থেকে বোরিবালি পর্যন্ত প্রসারিত ওয়েস্টার্ন এক্সপ্রেস হাইওয়ে।[182]", "question_text": "ভারতের সর্বপ্রথম এক্সপ্রেসওয়েটির দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "মুম্বই-পুনে এক্সপ্রেসওয়ে", "start_byte": 352, "limit_byte": 423}]} {"id": "-9202710432925424453-1", "language": "bengali", "document_title": "সরকারি আজিজুল হক কলেজ", "passage_text": "১৯৩৮ সালের ৪ এপ্রিল বগুড়ায় একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে খাঁন বাহাদুর মোহাম্মদ আলীকে সভাপতি এবং মৌলভী আব্দুস সাত্তারকে সাধারন সম্পাদক করে একটি কমিটি গঠিত হয়। এই কলেজটি ১৯৩৯ সালের জুলাই মাসে প্রতিষ্ঠিত হয়।[2] অবিভক্ত বঙ্গে বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব স্যার আজিজুল হক এর নামে কলেজটির নামকরণ করা হয়েছে। তিনি সে সময় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এর উপাচার্য ছিলেন; সরকারি স্কুলে শিক্ষার মাধ্যম ইংরেজী থেকে বাংলায় চালু, প্রাথমিক শিক্ষা পরিকল্পনাকে অ্যাক্টে পরিণত, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ প্রতিষ্ঠা (১৯৪০), শিক্ষা সপ্তাহ পালন কর্মসূচী প্রবর্তন, বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার মহাজনী বিল ও প্রজাস্বত্ব আইন উপস্থাপন তাঁর উল্লেখযোগ্য কীর্তি।কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন ড. এম.এম. মুখার্জি (আগষ্ট ১৯৩৯- সেপ্টেম্বর ১৯৩৯) এবং প্রথম উপাধ্যক্ষ ছিলেন শ্রী এস.পি সেন। কলেজের যাত্রা শুরুর প্রায় দুই বছর পর্যন্ত কলেজের ক্লাস অস্থায়ীভাবে সুবিল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (বর্তমান) নেয়া হয়। পরবর্তীতে এটি ফুলবাড়ি বটতলাতে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৬৮ সালের ১৫ এপ্রিল কলেজটি সরকারীকরন করা হয়।", "question_text": "আজিজুল হক কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ড. এম.এম. মুখার্জি", "start_byte": 1808, "limit_byte": 1852}]} {"id": "3096998434003454641-20", "language": "bengali", "document_title": "ইসরায়েল", "passage_text": "ইসরায়েলের জনসংখ্যা প্রায় ৯ মিলিয়ন।", "question_text": "ইসরায়েলের বর্তমান (২০১৯) জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৯ মিলিয়ন", "start_byte": 56, "limit_byte": 100}]} {"id": "312660023616537853-0", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন (German: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।[1]", "question_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন কত সালে মারা গিয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫", "start_byte": 202, "limit_byte": 241}]} {"id": "4743013360469326150-13", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "কামারপুকুরে গুজব রটে যায়, দক্ষিণেশ্বরে অতিরিক্ত সাধনার শ্রমে শ্রীরামকৃষ্ণ পাগল হয়ে গেছেন। মা ও মধ্যমাগ্রজ রামেশ্বর তাঁর বিবাহদানের চিন্তাভাবনা করতে থাকেন। তাঁরা ভেবেছিলেন, বিবাহের পর সাংসারিক দায়-দায়িত্বের ভার কাঁধে চাপলে আধ্যাত্ম সাধনার মোহ তাঁর কেটে যাবে – তিনি আবার স্বাভাবিক জীবনের ছন্দে ফিরে আসবেন।[35] শ্রীরামকৃষ্ণ বিবাহে আপত্তি তো করলেনই না, বরং বলে দিলেন কামারপুকুরের তিন মাইল উত্তর-পশ্চিমে জয়রামবাটী গ্রামের রামচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের গৃহে কন্যার সাক্ষাৎ পাওয়া যাবে। ১৮৫৯ সালে পঞ্চমবর্ষীয়া বালিকা সারদার সঙ্গে তাঁর শাস্ত্রমতে বিবাহ সম্পন্ন হয়।[36] শ্রীরামকৃষ্ণের বয়স তখন তেইশ। বয়সের এই পার্থক্য উনিশ শতকীয় গ্রামীণ বঙ্গসমাজে কোনও অপ্রচলিত দৃষ্টান্ত ছিল না। যাই হোক, ১৮৬০ সালের ডিসেম্বরে শ্রীরামকৃষ্ণ সারদা দেবীকে ছেড়ে কলকাতায় ফিরে আসেন। ১৮৬৭ সালের মে মাসের আগে তাঁদের আর সাক্ষাৎ হয়নি।[35][36]", "question_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংসের স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "সারদা দেবী", "start_byte": 1925, "limit_byte": 1953}]} {"id": "2933997271809671299-4", "language": "bengali", "document_title": "আইজাক নিউটন", "passage_text": "\nআধুনিক বর্ষপঞ্জি অণুসারে ১৬৪৩ খ্রিস্টাব্দের ৪ঠা জানুয়ারিতে আইজাক নিউটন জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মস্থান লিঙ্কনশায়ারের উল্‌সথর্প ম্যানরে। ম্যানর অঞ্চলটি উল্‌সথর্প-বাই-কোল্‌স্টারওয়ার্থের মধ্যে অবস্থিত। নিউটনের যখন জন্ম হয় তখনও ইংল্যান্ডে সমসাময়িককালের আধুনিকতম প্যাপাল বর্ষপঞ্জির ব্যবহার শুরু হয়নি। তাই তার জন্মের তারিখ নিবন্ধন করা হয়েছিল ১৬৪২ সনের ক্রিস্‌মাস দিবস হিসেবে। তিনি তার পিতা আইজাকের মৃত্যুর তিন মাস পর জন্ম নেন। তার বাবা গ্রামের একজন সাধারণ কৃষক ছিলেন। জন্মের সময় নিউটনের আকার-আকৃতি ছিল খুবই ছোট। তার মা হানাহ্‌ এইসকফ প্রায়ই বলতেন ছোট্টবেলার সেই নিউটনকে অনায়াসে একটি কোয়ার্ট মগের ভিতর ঢুকিয়ে দেওয়া যেত। তিন বছর বয়সে তার মা আরেকটি বিয়ে করেন এবং নতুন স্বামী রেভারেন্ড বার্নাবাউস স্মিথের সাথে বসবাস করতে থাকেন। এসময় নিউটন তার মায়ের সাথে ছিলেন না। নানী মার্গারি এইসকফের তত্ত্বাবধানে তার দিন কাটতে থাকে। নিউটন তার সৎ বাবাকে পছন্দ করতে পারেন নি। তার মা এই লোককে বিয়ে করেছে বলে মায়ের প্রতি তার কিছুটা ক্ষোভও ছিল। নিউটন তার ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত করা পাপ কাজগুলোর একটি তালিকা প্রকাশ করেছিলেন। সেই তালিকা থেকে মায়ের প্রতি তার এই ক্ষোভের প্রমাণ পাওয়া যায়। তালিকায় লিখা ছিল: \"আমার বাবা ও মা-কে এই বলে ভয় দেখানো যে আমি তাদের থাকবার ঘর জ্বালিয়ে দেবো\"। জনৈকা মিস স্টোরির সাথে নিউটনের বাগদান হয়, কিন্তু পড়াশোনা ও গবেষণায় খুব বেশি নিমগ্ন থাকার কারণে নিউটন বিয়ে করেন নি।[3][4][5]", "question_text": "স্যার আইজ্যাক নিউটনের মায়ের নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "হানাহ্‌ এইসকফ", "start_byte": 1408, "limit_byte": 1445}]} {"id": "-3039771429891999298-3", "language": "bengali", "document_title": "কিশোর কুমার", "passage_text": "কিশোর কুমার মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়াতে এক মধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা কুঞ্জলাল গাঙ্গুলি ছিলেন একজন উকিল। তাঁর মার নাম ছিল গৌরী দেবী। কিশোর কুমারের ছোটবেলায় নাম ছিল আভাস কুমার গাঙ্গুলি। চার ভাই বোনের ভিতর কিশোর ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ। সবথেকে বড় ছিলেন অশোক কুমার তারপর সীতা দেবী। তারপর অনুপ কুমার আর অনুপ কুমারের থেকে পাঁচ বছরের ছোট ছিলেন কিশোর কুমার।", "question_text": "চলচ্চিত্র অভিনেতা অশোক কুমার গঙ্গোপাধ্যায়ের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "কুঞ্জলাল গাঙ্গুলি", "start_byte": 249, "limit_byte": 298}]} {"id": "6829546307096440382-14", "language": "bengali", "document_title": "অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা", "passage_text": "\nআন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির তত্ত্বাবধানে প্রথম অলিম্পিক গেমস অনুষ্ঠিত হয় ১৮৯৬ সালে এথেন্সের প্যানাথেনেইক স্টেডিয়ামে। এই ক্রিড়াযজ্ঞে ৪৩ টি প্রতিযোগীতায় ১৪ টি দেশের প্রায় ২৪১ জন ক্রীড়াবিদ জড়ো হয়েছিলেন।[25] ইভাঞ্জেলোস জ্যাপ্পাস ও তাঁর তুতো ভাই কনস্ট্যান্টিনোস জ্যাপ্পাস গ্রিক সরকারের কাছে ভবিষ্যতে অনুষ্ঠিতব্য অলিম্পিক গেমসের জন্য একটি তহবিল রেখে যান, ট্রাস্টের সেই তহবিল থেকেই ১৮৯৬ সালের অলিম্পিক গেমস অনুষ্ঠিত হয়।[26][27][28] জর্জ এভেরফ, এক গ্রিক ব্যবসায়ী উদারমনে অলিম্পিক গেমসের প্রস্তুতির জন্য স্টেডিয়াম সংস্কারের অর্থ দান করেন।[29] এছাড়াও গ্রিক সরকার অলিম্পিক গেমসের জন্য অর্থের যোগান দিয়েছিলো যা গেমসের টিকিট এবং ডাকটিকিট বিক্রয়ের মাধ্যমে উঠে আসে।[29]", "question_text": "সর্বপ্রথম মোট কতগুলো দেশ আন্তর্জাতিক অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছিল ?", "answers": [{"text": "৪৩", "start_byte": 374, "limit_byte": 380}]} {"id": "7723593213757451381-0", "language": "bengali", "document_title": "আরব বিদ্রোহ", "passage_text": "আরব বিদ্রোহ (১৯১৬-১৯১৮) (Arabic: الثورة العربية‎ Al-Thawra al-`Arabiyya) (Turkish: Arap İsyanı) শরিফ হুসাইন বিন আলী কর্তৃক সূচিত হয়। উসমানীয়দের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ এবং সিরিয়ার আলেপ্পো থেকে ইয়েমেনের এডেন পর্যন্ত বিস্তৃত একটি একক আরব রাষ্ট্র গঠন এই বিদ্রোহের উদ্দেশ্য ছিল।", "question_text": "শরিফ হুসাইন বিন আলী কর্তৃক সূচিত আরব বিদ্রোহ কবে শুরু যায় ?", "answers": [{"text": "১৯১৬", "start_byte": 33, "limit_byte": 45}]} {"id": "5650733278596942056-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ মুরসি", "passage_text": "মুরসি ২০০০ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং ২০০৫ সাল পর্যন্ত মিশরের সংসদে বহাল ছিলেন। এ সময়ে তিনি মুসলিম ব্রাদারহুডের একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। ২০১১ সালে মুসলিম ব্রাদারহুড ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি (এফজেপি) নামে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে মুরসী তার চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। মিশরের দুই পর্বের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, যেটি ২০১২ সালের মে ও জুনে অনুষ্ঠিত হয়, সে নির্বাচনে মুরসী এফজেপির মনোনীত প্রার্থী ছিলেন এবং উভয় পর্বেই সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।", "question_text": "মুহাম্মাদ মুরসি ইসা আল-আইয়াত কত সালে মিশরের রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২০১২ সালের মে", "start_byte": 918, "limit_byte": 953}]} {"id": "-906638294892539584-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ", "passage_text": "মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ (Urdu: محمد علی جناح‎, Gujarati: મુહમ્મદ અલી જિન્નાહ) (/ɑːˈliː/; Arabic pronunciation, জন্মনাম মুহাম্মদ আলি জিন্নাহভাই; ২৫ ডিসেম্বর ১৮৭৬– ১১ সেপ্টেম্বর ১৯৪৮) ছিলেন একজন আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা। ১৯১৩ সাল থেকে শুরু করে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা পর্যন্ত জিন্নাহ নিখিল ভারত মুসলিম লীগের নেতা ছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল হন এবং আমৃত্যু এই পদে বহাল থাকেন। পাকিস্তানে তাকে কায়েদে আজম (মহান নেতা) ও বাবায়ে কওম (জাতির পিতা) হিসেবে সম্মান করা হয়।", "question_text": "মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২৫ ডিসেম্বর ১৮৭৬", "start_byte": 284, "limit_byte": 328}]} {"id": "1030085414535855613-0", "language": "bengali", "document_title": "ডেঙ্গু ভাইরাস", "passage_text": "ডেঙ্গু ভাইরাস বা ডেঙ্গি ভাইরাস(English: Dengue virus) (DENV) হলো ফ্ল্যাভিভাইরিডি পরিবার ও ফ্ল্যাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত মশা বাহিত এক সূত্রক আরএনএ(RNA) ভাইরাস। এটি ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী [1][2] \nএই ভাইরাসের পাঁচটি সেরোটাইপ পাওয়া গিয়েছে।[3] যাদের প্রত্যেকেই পূর্ণরূপে রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম।[1][4] এডিস ইজিপ্টি মশা(A. aegypti) এই ভাইরাসের বাহক। একই মশা ইয়েলো ফিভার ভাইরাস, জিকা ভাইরাস, চিকুনগুনিয়া ভাইরাসেরও বাহক।", "question_text": "কোন মশার কারণে ডেঙ্গু জ্বর হয় ?", "answers": [{"text": "এডিস ইজিপ্টি", "start_byte": 728, "limit_byte": 762}]} {"id": "4795521901460712256-0", "language": "bengali", "document_title": "সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান", "passage_text": "সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান (জন্ম: ১৫ জানুয়ারি, ১৯৬৮), গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের \"পরিবেশ পুরস্কার\" এবং প্রথম বাংলাদেশী[1] হিসেবে \"গোল্ডম্যান এনভায়রনমেন্টাল প্রাইজ\"[2] প্রাপ্ত, এবং ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে টাইম সাময়িকীর \"হিরোজ অফ এনভায়রনমেন্ট\" খেতাবপ্রাপ্ত বাংলাদেশী আইনজীবি ও পরিবেশকর্মী।[3][4][5] এছাড়া তিনি ২০১২ সালে রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার পান।[6]", "question_text": "সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান কোন সালে হিরোজ অফ এনভায়রনমেন্ট পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "২০০৯", "start_byte": 545, "limit_byte": 557}]} {"id": "8604402071113920284-45", "language": "bengali", "document_title": "চীনের ইতিহাস", "passage_text": "কিং রাজদরবারের দূর্বলতার কারণে তরুন রাজকীয় সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা এবং ছাত্রসমাজ সম্রাটকে উৎখাত করে একটি প্রজাতন্ত্র গঠন করতে প্রয়াসী হন। ১২ই মার্চ ১৯১২ সালে নানজিংএ একটি অন্তর্বর্তী কালিন সরকার গঠিত হয়। সমাপ্ত হয় চীনের ২০০০ বছরের রাজকীয় শাসনের। কিন্তু সান শীঘ্রই সম্রাটকে ক্ষমতাচ্যুত করায় সাহয্য করার বিনিময়ে (যে সিদ্ধান্তের জন্য পরবর্তীকালে তিনি অনুশোচনা করেন) চুক্তি অনুসারে, ইউয়ান সিকাই এর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে বাধ্য হন। ইউয়ান সিকাই ছিলেন নব গঠিত সেনাবাহিনী প্রধান এবং ভূতপূর্ব সম্রাটের প্রধানমন্ত্রী। পরবর্তী পাঁচ বছরে, ইউয়ান জাতীয় ও প্রাদেশিক আইনসভা ভেঙে দেন এবং ১৯১৫ সালে নিজেকে সম্রাট হিসাবে ঘোষনা ক‌রেন। সম্রাট হবার উচ্চাভিলাস তার অধিনস্ত কর্মচারীরা মেনে নেননি। ১৯১৬ সালের মার্চ মা‌সে তাকে উৎখাত করা হয় এবং একই বছর জুন মাসে তিনি মারা যান। ইউয়ানের অপসারন ও মৃত্যু চীনের রাষ্ট্র ক্ষমতায় শূন্যতার সৃষ্টি হয়। প্রজাতান্ত্রিক সরকার ছিন্ন বিচ্ছন্ন হয়ে পরে। এ পরিস্থিতিতে কিছু যুদ্ধবাজ নেতার উত্থান হয়। তারা চীনের অনেক অঞ্চল এসকল নেতারা শাসন করতেন।", "question_text": "চিন সাম্রাজ্যের সর্বশেষ সম্রাট কে ?", "answers": [{"text": "ইউয়ান সিকাই", "start_byte": 1056, "limit_byte": 1090}]} {"id": "-9021649978292009411-1", "language": "bengali", "document_title": "বিদ্যা বালান", "passage_text": "তরুণ বয়সেই চলচ্চিত্রের সাথে তার সম্পৃক্ততা ঘটে এবং ১৯৯৫ সালে হাম পাঁচ হিন্দি সিটকমের মাধ্যমে প্রথম অভিনয়ে আসেন। তিনি মুম্বই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন এবং চলচ্চিত্রে কর্মজীবন শুরু করার পূর্বে ভিন্ন-ভিন্ন পেশায় ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরবর্তীকালে বিভিন্ন টেলিভিশন বিজ্ঞাপন ও মিউজিক ভিডিওতে কাজ করার পর ২০০৩ সালে তিনি ভাল থেকো স্বাধীন বাংলা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০০৫ সালে প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র পরিণীতা'য় ললিতা চরিত্রে অভিনয় ছিল তার প্রথম হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় এবং পরবর্তী বছর ২০০৬ সালে রম্য-নাট্যধর্মী লাগে রাহো মুন্না ভাই চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন যা বক্স অফিসে সাফল্য অর্জন করে।", "question_text": "বিদ্যা বালানের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ভাল থেকো", "start_byte": 961, "limit_byte": 983}]} {"id": "-4530743173832919373-1", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "১৯৯৭ সালে হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (আমেরিকাতে হ্যারি পটার অ্যান্ড সরসারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত) নামে এই সিরিজের প্রথম বই প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এই সিরিজের বইগুলি রচনার শৈল্পিক উৎকর্ষের জন্য সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছে এবং সারাবিশ্বের পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয়তা ও ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জন করেছে।[1] বইয়ের রাজ্যের পাশাপাশি সিনেমা ও ভিডিও গেমসের দুনিয়ায়ও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ২০০৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাতটি বইয়ের প্রথম ছয়টি বই সারা পৃথিবীতে ৩২৫ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রী হয়েছে[2] এবং ৬৪টিরও অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[3] শুধুমাত্র কুরআন ,বাইবেল এবং বুক অব মরমন (মরমনদের ধর্মগ্রন্থ) ছাড়া আর কোন বইয়ের এই রেকর্ড নেই।[4] এই সিরিজের সপ্তম ও সর্বশেষ বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস, প্রকাশিত হয়েছে ২০০৭ সালের ২১ জুলাই।[5] প্রকাশকেরা শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বইটির রেকর্ড-ভঙ্গকারী ১২ মিলিয়ন কপি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।[6]", "question_text": "হ্যারি পটার উপন্যাসটির সর্বশেষ সিরিজটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস", "start_byte": 1836, "limit_byte": 1937}]} {"id": "-9146681788844317270-10", "language": "bengali", "document_title": "পাওলো মালদিনি", "passage_text": "১৯৮৮ সালের ৩১ মার্চ যুগোস্লাভয়ার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ইতালি জাতীয় দলের হয়ে তার অভিষেক ঘটে।", "question_text": "পাওলো সিজার মালদিনি কোন সালে প্রথম ইতালির জাতীয় ফুটবল দলে খেলার সুযোগ দেন ?", "answers": [{"text": "১৯৮৮ সালের ৩১ মার্চ", "start_byte": 0, "limit_byte": 51}]} {"id": "3784805000576189268-1", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দু দেবদেবী", "passage_text": "হিন্দুদের দেব-দেবীগণ বৈদিক যুগ(খ্রীষ্টপূর্ব দ্বিতীয় শতক) ও মধ্যযুগে(খ্রীষ্টীয় প্রথম শতক) নেপাল ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বহু বিবর্তনের মধ্য দিয়ে বর্তমান অবস্থায় পৌঁছেছে। [3][4] হিন্দু দেবতা বলতে যোগশাস্ত্রের ইষ্টদেবতা[5][6],তেত্রিশ বৈদিক দেবতা[7] বা শতাধিক পৌরাণিক দেবতাদের কথা বোঝানো যায়[8] । এদের মধ্যে মুখ্য দেবতারা হলেন বিষ্ণু,শিব ,শ্রী বা লক্ষী,পার্বতী বা দুর্গা,ব্রম্ভা এবং সরস্বতী। প্রত্যেক দেবতার আলাদা আলাদা জটিল জটিল চরিত্রাবলী বিদ্যমান হলেও তাঁদেরকে অনেকসময়ই ব্রাম্ভণ নামে এক নিরাকার পরম সত্তার অংশবিশেষ বলে ধরা হয়।[9] প্রাচীন কাল  থেকেই এই একত্বের ধারনা হিন্দুধর্মের অন্যতম এক বৈশিষ্ট্য,যা ধর্মশাস্ত্র এবং হরিহর[10](শিব ও বিষ্ণু), অর্ধনারীশ্বর(অর্ধেক শিব অর্ধেক পার্বতী) -এর মতো মূর্তিগুলির ক্ষেত্রে দেখা যায়।[11]", "question_text": "হিন্দু ধর্মগ্রন্থে মোট কতগুলো দেব দেবীর উল্লেখ রয়েছে ?", "answers": [{"text": "যোগশাস্ত্রের ইষ্টদেবতা[5][6],তেত্রিশ বৈদিক দেবতা[7] বা শতাধিক পৌরাণিক দেবতা", "start_byte": 530, "limit_byte": 721}]} {"id": "4555386745339091423-1", "language": "bengali", "document_title": "আলিপুরদুয়ার জেলা", "passage_text": "আলিপুরদুয়ার পৌরসভা ছাড়াও এই জেলায় ছয়টি ব্লকের অধীনে নয়টি সেন্সাস টাউন ও ৬৬টি গ্রামপঞ্চায়েত আছে। জেলার ব্লকগুলি হল মাদারিহাট-বীরপাড়া, আলিপুরদুয়ার-১, আলিপুরদুয়ার-২, ফালাকাটা, কালচিনি ও কুমারগ্রাম। [3] সেন্সাস টাউনগুলির নাম: পশ্চিম জিতপুর, ছেচকাটা, আলিপুরদুয়ার রেলওয়ে জাংশান, ভোলার ডাবরি, শোভাগঞ্জ, ফালাকাটা, জয়গাঁ, উত্তর লাটাবাড়ি ও উত্তর কামাখ্যাগুড়ি। [4]", "question_text": "আলিপুরদুয়ার জেলা মোট কটি ব্লক নিয়ে গঠিত ?", "answers": [{"text": "ছয়", "start_byte": 101, "limit_byte": 110}]} {"id": "3671812557348515405-0", "language": "bengali", "document_title": "শ্রীকান্ত (উপন্যাস)", "passage_text": "শ্রীকান্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি জীবনচরিত মূলক উপন্যাস। তিনি এই উপন্যাসটি মোট চার খণ্ডে সমাপ্ত করেন। চারটি খণ্ড একসাথে লিখেন নি। যথাক্রমে ১৯১৭, ১৯১৮, ১৯২৭ এবং ১৯৩৩ সালে চারটি খণ্ড লেখা শেষ করেন।", "question_text": "শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত \"শ্রীকান্ত\" উপন্যাসটির মোট কতগুলি খণ্ড আছে ?", "answers": [{"text": "চার", "start_byte": 243, "limit_byte": 252}]} {"id": "7670934081591439346-2", "language": "bengali", "document_title": "জগদীশ চন্দ্র বসু", "passage_text": "ইংরেজ সরকারের অধীনে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা থাকা সত্ত্বেও ভগবান চন্দ্র নিজের ছেলেকে ইংরেজি স্কুলে ভর্তি করাননি। জগদীশ চন্দ্রের প্রথম স্কুল ছিল ময়মনসিংহ জিলা স্কুল। বাংলা স্কুলে ভর্তি করানোর ব্যাপারে তাঁর নিজস্ব যুক্তি ছিল। তিনি মনে করতেন ইংরেজি শেখার আগে এদেশীয় ছেলেমেয়েদের মাতৃভাষা আয়ত্ত করা উচিত। বাংলা স্কুলে পড়ার ব্যাপারটি জগদীশ চন্দ্রের জীবনে যেমন গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করেছে তেমনি বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করতেও সাহায্য করেছে। এর প্রমাণ বাংলা ভাষায় রচিত জগদীশের বিজ্ঞান প্রবন্ধগুলো। ভাষার প্রতি বিশেষ মমত্ববোধ ছাড়াও ভগবান চন্দ্র চেয়েছিলেন তার পুত্র দেশের আপামর জনসাধারণের সাথে মিলেমিশে মানুষ হোক এবং তার মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত হোক।[7] জগদীশ চন্দ্রের পরবর্তী জীবনে তাঁর প্রথম বাংলা স্কুলের অধ্যয় গুরুত্বপূর্ণ ছাপ ফেলেছিল।[n 1]", "question_text": "বাংলা ভাষায় লেখা প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "জগদীশ চন্দ্রে", "start_byte": 1741, "limit_byte": 1778}]} {"id": "-1386244356561003250-2", "language": "bengali", "document_title": "শচীন তেন্ডুলকর", "passage_text": "তিনি ১৯৯৭ - ১৯৯৮ সালের জন্য ভারতের খেলাধুলার সর্বোচ্চ পুরস্কার রাজীব গান্ধী খেলরত্ন পুরস্কার এবং ১৯৯৯ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কার অর্জন করেন। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দে তাঁকে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পুরস্কার পদ্মভূষণ প্রদান করা হয়। ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে আইসিসির পক্ষ থেকে শচীনকে বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি প্রদান করে।[18] ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি রাজ্যসভার সদস্য মনোনীত হন।[19] শচীন প্রথম ভারতীয় খেলোয়াড়, যাকে ভারতীয় বিমানবাহিনী মর্যাদাসূচক ক্যাপ্টেন পদ প্রদান করে।", "question_text": "শচীন তেন্ডুলকার কত সালে পদ্মভূষণ পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "২০০৮", "start_byte": 367, "limit_byte": 379}]} {"id": "2322817537382530253-0", "language": "bengali", "document_title": "মসজিদ আল-হারাম", "passage_text": "\nমসজিদ আল-হারাম (Arabic: المسجد الحرام‎) ইসলামের সবচেয়ে পবিত্র স্থান যা কাবাকে ঘিরে অবস্থিত।[1] সৌদি আরবের মক্কা শহরে এর অবস্থান। মুসলিমরা নামাজের সময় কাবার দিকে মুখ করে দাঁড়ায়। হজ্জ ও উমরার জন্যও মসজিদুল হারামে যেতে হয়।", "question_text": "মসজিদুল হারাম কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "সৌদি আরবের মক্কা শহরে", "start_byte": 225, "limit_byte": 282}]} {"id": "187142041443444161-0", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "হ্যারি পটার ( [Harry Potter]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help)) হচ্ছে ব্রিটিশ লেখিকা জে. কে. রাউলিং রচিত সাত খন্ডের কাল্পনিক উপন্যাসের একটি সিরিজ। এই সিরিজের উপন্যাসগুলিতে জাদুকরদের পৃথিবীর কথা বলা হয়েছে এবং কাহিনী আবর্তিত হয়েছে হ্যারি পটার নামের এক কিশোর জাদুকরকে ঘিরে, যে তার প্রিয় বন্ধু রন উইজলি ও হারমায়নি গ্রেঞ্জারকে সাথে নিয়ে নানা অ্যাডভেঞ্চারে অংশ নেয়। কাহিনীর বেশিরভাগ ঘটনা ঘটেছে হগওয়ার্টস স্কুল অব উইচক্র্যাফট এন্ড উইজার্ডরিতে। মূল চরিত্র হ্যারি পটারের বড় হওয়ার পথে যেসব ঘটনা ঘটে, তার শিক্ষাজীবন, সম্পর্ক ও অ্যাডভেঞ্চার নিয়েই কাহিনী রচিত হয়েছে। আবার বইটিতে মানুষের বন্ধুত্ব, উচ্চাশা, ইচ্ছা, গর্ব, সাহস, ভালবাসা, মৃত্যু প্রভৃতিকে জাদুর দুনিয়ার জটিল ইতিহাস, বৈচিত্র্যপূর্ণ অধিবাসী, অনন্য সংস্কৃতি ও সমাজ প্রভৃতির দৃষ্টিকোণ থেকে বর্ণনা করা হয়েছে। এর কাহিনী মূলত কালো-যাদুকর লর্ড ভলডেমর্ট, যে জাদু সাম্রাজ্যে প্রতিপত্তি লাভের উদ্দেশ্যে হ্যারির বাবা-মাকে হত্যা করেছিল ও তার চিরশত্রু হ্যারি পটারকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়েছে।", "question_text": "ব্রিটিশ লেখিকা জে কে রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাসের মোট কয়টি সিরিজ ছিল ?", "answers": [{"text": "সাত", "start_byte": 210, "limit_byte": 219}]} {"id": "516877465336693095-2", "language": "bengali", "document_title": "স্টিভেন হকিং", "passage_text": "শারীরিকভাবে ভীষণরকম অচল এবং এমায়োট্রফিক ল্যাটারাল স্ক্লেরোসিস বা লাউ গেহরিগ নামক একপ্রকার মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত হয়ে ক্রমাগতভাবে সম্পূর্ণ অথর্বতার দিকে ধাবিত হন,[6][7] তবুও বহু বছর যাবৎ তিনি তাঁর গবেষণা কার্যক্রম সাফল্যের সঙ্গে চালিয়ে যান। বাকশক্তি হারিয়ে ফেলার পরও তিনি এক ধরনের শব্দ-উৎপাদনকারী যন্ত্রের সাহায্যে অপরের সাথে যোগাযোগ করতেন। তিনি ২০১৮ সালের ১৪ই মার্চ ৭৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।[8]", "question_text": "স্টিভেন উইলিয়াম হকিং কোন রোগে আক্রান্ত ছিলেন ?", "answers": [{"text": "এমায়োট্রফিক ল্যাটারাল স্ক্লেরোসিস বা লাউ গেহরিগ", "start_byte": 76, "limit_byte": 210}]} {"id": "-8154240965516383554-22", "language": "bengali", "document_title": "মিয়ানমার", "passage_text": "বর্মী ভাষা মায়ানমারের সরকারী ভাষা। বর্মী ভাষাতে মায়ানমারের প্রায় ৮০% লোক কথা বলেন। এছাড়াও মায়ানমারে স্থানীয় আরও প্রায় ১০০টি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে কারেন ভাষারসহ বেশ কিছু উপভাষা (প্রায় ৩০ লক্ষ বক্তা) এবং শান ভাষার উপভাষাগুলি (প্রায় ৩০ লক্ষ বক্তা) উল্লেখযোগ্য। সংখ্যালঘু ভাষাগুলির মধ্যে আরাকান ভাষা, চিন ভাষার বিভিন্ন উপভাষা, জিংপো ভাষা, লু ভাষা এবং পারাউক ভাষা উল্লেখযোগ্য।", "question_text": "মায়ানমারের সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "বর্মী", "start_byte": 0, "limit_byte": 15}]} {"id": "7553566407591021464-0", "language": "bengali", "document_title": "রূপান্তরিত লিঙ্গ", "passage_text": "রূপান্তরিত লিঙ্গ-এর ব্যক্তিবর্গ (English: Transgender, ট্রান্সজেন্ডার) হল সেসব ব্যক্তি যাদের এমন একটি নিজস্ব যৌন পরিচয় বা যৌন অভিব্যক্তি রয়েছে, যা তাদের জন্মগত যৌনতা হতে ভিন্ন।[1][2][3] রূপান্তরিত লিঙ্গের ব্যক্তিবর্গ যদি তাদের যৌনতা পরিবর্তন করতে ডাক্তারি সাহায্য কামনা করে তবে তাদেরকে অনেকসময় রূপান্তরকামী নামে ডাকা হয়। 'এছাড়াও রূপান্তরিত লিঙ্গ একটি শ্রেণিগত পরিভাষা: যাতে এমন ব্যক্তিদেরও জগ করা হয় যাদের যৌন পরিচয় তাদের জন্মগত যৌনতার বিপরীত (রূপান্তরকামী পুরুষ বা রূপান্তরকামী নারী), এছাড়াও এতে এমন শ্রেণীও অন্তর্ভুক্ত হয় যারা স্পষ্টভাবে নারীসুলভ বা পুরুষসুলভ নয় (জেন্ডারক্যুয়্যার বা বিচিত্রলিঙ্গ, যেমন দ্বৈতলিঙ্গ, সর্বলিঙ্গ, লিঙ্গতরল, বা অলিঙ্গ)।[2][4][5] রূপান্তরিত লিঙ্গের অন্যান্য সংজ্ঞার মধ্যে তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিবর্গও অন্তর্ভুক্ত থাকে অথবা রূপান্তরিত লিঙ্গকে তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়।[6][7] তবে মাঝে মাঝে, বিস্তৃত পরিভাষায় রূপান্তরিত লিঙ্গ বোঝাতে ক্রস-ড্রেসার বা বিপরীত লিঙ্গের পোশাক পরিধানকারীদেরকেও বোঝানো হয়,[8], তাদের যৌন পরিচয় যাই হোক না কেন।", "question_text": "তৃতীয় লিঙ্গ-এর ইংরেজি পরিভাষা কী ?", "answers": [{"text": "Transgender", "start_byte": 98, "limit_byte": 109}]} {"id": "-7934887383089078574-6", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশী টাকা", "passage_text": "বর্তমানে, স্বল্প ব্যবহৃত নোট হচ্ছেঃ ৳১, ৳২৫, ৳৪০ ও ৳৬০, এবং বহুল ব্যবহৃত নোট হচ্ছেঃ ৳২, ৳৫, ৳১০, ৳২০, ৳৫০, ৳১০০, ৳৫০০ ও ৳১০০০। ৳১০ এবং তার বড় অঙ্কের় কাগুজে মুদ্রা বাংলাদেশ ব্যাংক প্রচলন করে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের স্বাক্ষর থাকে। ৳১, ৳২ এবং ৳৫ নোট বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয় প্রচলন করে এবং এতে অর্থসচিবের স্বাক্ষর থাকে।", "question_text": "বাংলাদেশের ১০০ টাকার নোটে কার স্বাক্ষর থাকে ?", "answers": [{"text": "বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের", "start_byte": 499, "limit_byte": 573}]} {"id": "4034183797472844694-2", "language": "bengali", "document_title": "জাহাজ ভাঙ্গা শিল্প", "passage_text": "বৈশ্বিক অর্থনীতিতে জাহাজ ভাঙ্গা শিল্পের প্রভাব খুবই সুস্পষ্ট। বিশ্ববাজারে বর্তমানে ৪০ হাজার কোটি ডলারের বাজার উন্মুক্ত রয়েছে। এই বাজার ধরতে উন্নয়নশীল দেশগুলো এই শিল্পের দিকে মনোযোগী হচ্ছে। এক সমীক্ষায় দেখা যায়, ভারতের এক কোম্পানী অ্যালাং ১৯৮২ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত মোট ৩৮০০ টি [3] মেয়াদ উর্ত্তীণ জাহাজ ভাঙ্গে যা গড়ে প্রায় ১৮১ টি। কিন্তু আশ্চার্যজনক ভাবে ঐ একই কোম্পানী ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গড়ে প্রতি বছর ২৫০ টি জাহাজ ভাঙ্গে। এই ছোট একটি সমীক্ষা থেকে বুঝা যায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে এই শিল্পের প্রভাব কতটুকু।", "question_text": "অ্যালাং কোন দেশের জাহাজ ভাঙ্গার কোম্পানি ?", "answers": [{"text": "ভারতের", "start_byte": 581, "limit_byte": 599}]} {"id": "-1588432586844330347-2", "language": "bengali", "document_title": "মুম্বই", "passage_text": "মুম্বই ভারতের বাণিজ্য ও বিনোদনের অন্যতম কেন্দ্র। দেশের ৫ শতাংশ জিডিপি এই শহর থেকেই উৎপাদিত হয়।[11] এছাড়া ভারতীয় অর্থনীতির ২৫ শতাংশ শিল্প উৎপাদন, ৪০ শতাংশ সমুদ্রবাণিজ্য ও ৭০ শতাংশ পুঁজি লেনদেন মুম্বইতেই সাধিত হয়।[12] ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক, বোম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জ, ভারতের জাতীয় স্টক এক্সচেঞ্জ ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সংস্থা এবং বিভিন্ন ভারতীয় কোম্পানি ও বহুজাতিক সংস্থার প্রধান কার্যালয় এই শহরেই অবস্থিত। বলিউড নামে পরিচিত ভারতের হিন্দি চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন শিল্পকেন্দ্রটিও এই শহরে অবস্থিত। মুম্বইয়ের ব্যবসাগত সুযোগসুবিধা এবং এখানকার জীবনযাত্রার উচ্চ মান সমগ্র দেশের মানুষকে আকৃষ্ট করে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এসে এই শহরে বসবাস শুরু করেন। ফলে মুম্বই বর্তমানে ভারতের নানা সম্প্রদায় ও ভারতীয় সংস্কৃতির মহামিলনভূমিতে পরিণত হয়েছে।", "question_text": "ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক কোন শহরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "মুম্বই", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "-5189083434002639881-1", "language": "bengali", "document_title": "দেবেন্দ্র মোহন বসু", "passage_text": "বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা থানার জয়সিদ্ধি গ্রামে ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী দেবেন্দ্র মোহন বসু জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মোহিনী মোহন বসু। রেংলার আনন্দ মোহন বসু তার সহোদর কাকা। বাল্যকালে পিতৃবিয়োগ ঘটলে মাতুল বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুর সান্নিধ্যে ভারতে বসবাস করেন।[2] শৈশবে দেবেন্দ্রমোহনের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয়েছিল একটি ব্রাহ্ম বালিকা বিদ্যালয়ে। বালিকা বিদ্যালয় হলেও এতে প্রাথমিক স্তর পর্যন্ত পর্যন্ত সহশিক্ষা চালু ছিল। এরপর তিনি আনন্দমোহন বসু প্রতিষ্ঠিত সিটি স্কুলে লেখাপড়া করেন এবং এ স্কুল থেকেই এন্ট্রান্স পাশ করেছেন। ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পিতার মৃত্যু হয়। এসময় তিনি অভিভাবক হিসেবে পেলেন বৈজ্ঞানিক জগদীশচন্দ্র বসুকে। এন্ট্রান্স পাশ ক'রে দেবেন্দ্রমোহন প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু পিতার মৃত্যুর পর দ্রুত জীবিকা অর্জ্জনের তাগিদে ভর্তি হলেন শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে, প্রকৌশলী হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে। এ সময় তিনি ছাত্রবাসে অবস্থান করতেন। কিছুদিন পর ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তাঁকে বাড়ী ফরেঁ আসতে হয় ; আর তার শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ফিরে যাওয়া হয় নি। এসময় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পরামর্শ দিলেন মামা জগদীশচন্দ্রের মত পদার্থবিজ্ঞান পড়তে। দেবেন্দ্রমোহন পুনরায় প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হলেন পদার্থবিদ্যা আর ভূতত্ত্ব নিয়ে। যথাসময়ে প্রথম শ্রেণী সহ বিএসসি পাস করলেন। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে এমএসসি পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হলেন;- জগদীশচন্দ্র বসু তখন বায়োফিজিক্স ও প্ল্যান্ট ফিজিওলজি নিয়ে গবেষণা করছেন। দেবেন্দ্রমোহন যোগ দিলেন জগদীশচন্দ্রের রিসার্চ গ্রুপে শিক্ষানবিশ গবেষক হিসেবে [3]। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে দেবেন্দ্রমোহন ইংল্যান্ডে গিয়ে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রাইস্ট কলেজে ভর্তি হলেন। এখানে তিনি ক্যাভেনডিশ ল্যাবে স্যার জে জে থমসন ও চার্লস উইলসনের সাথে কাজ করার সুযোগ লাভ করলেন। ১৯০৮ থেকে ১৯১১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ক্যাভেন্ডিশ ল্যাবে কাজ করেছেন দেবেন্দ্রমোহন। ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে দেবেন্দ্রমোহন লন্ডনের রয়েল কলেজ অব সায়েন্সে ভর্তি হলেন। ১৯১২ খ্রিস্টাব্দে এখান থেকেই ডিপ্লোমা ও প্রথম শ্রেণীর অনার্স সহ বিএসসি ডিগ্রি লাভ করেন।", "question_text": "ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী দেবেন্দ্র মোহন বসুর পিতার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "মোহিনী মোহন বসু", "start_byte": 360, "limit_byte": 401}]} {"id": "-2580082935997126398-0", "language": "bengali", "document_title": "বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয়  (Arabic: جامعة البحرين‎ , সংক্ষিপ্ত বা.বি) হলো বাহরাইনের বৃহত্তম সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এটা দেশের একমাত্র জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। শাখির, ইসা টাউন ও মানামা শহরে এর ক্যাম্পাস রয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০ হাজার নিবন্ধিত ছাত্র পড়াশোনা করেন এবং এখানে কর্মী আছে প্রায় ২ হাজার।[1]", "question_text": "বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় কোন শহরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "শাখির, ইসা টাউন ও মানামা শহরে", "start_byte": 392, "limit_byte": 467}]} {"id": "-8259758527381254935-3", "language": "bengali", "document_title": "ডেঙ্গু জ্বর", "passage_text": "সাধারণভাবে, ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্তরা হয় উপসর্গবিহীন (৮0%) অথবা সাধারণ জ্বরের মত সামান্য উপসর্গ। [1][2][3] বাকিদের রোগ হয় আরো জটিল(৫%), এবং স্বল্প অনুপাতে এটি প্রাণঘাতী হয়। [1][3] ইনকিউবিশন পিরিয়ড (উপসর্গসমূহের সূত্রপাত থেকে রোগের প্রাথমিক পর্যায়ের মধ্যবর্তী সময়) স্থায়ী হয় ৩-১৪ দিন, কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তা হয় ৪-৭ দিন।[4] অতএব, আক্রান্ত এলাকা-ফেরত পর্যটকদের ডেঙ্গু হয় না যদি ঘরে ফেরার ১৪দিনের বেশি পরে জ্বর ও অন্যান্য উপসর্গ শুরু হয়।[5] বাচ্চাদের প্রায়ই এই উপসর্গগুলি হয় যা সাধারণ সর্দি এবং গ্যাস্ট্রোএন্টারাটাইটিস (বমি ও ডায়েরিয়া)র সমান,[6] আর সাধারণতঃ বড়দের চেয়ে উপসর্গের তীব্রতা কম হয়,[7] কিন্তু রোগের জটিলতার শিকার বেশি পরিমাণে হয়। [5]", "question_text": "ডেঙ্গু জ্বর মোট কয়দিন স্থায়ী থাকে ?", "answers": [{"text": "৩-১৪ দিন", "start_byte": 718, "limit_byte": 738}]} {"id": "8076372980751228005-1", "language": "bengali", "document_title": "লা লিগা", "passage_text": "এপ্রিল, ১৯২৭ সালে জোস মারিয়া আচা নামীয় আরেনাস ক্লাব ডি গেটক্সো দলের পরিচালক প্রথম স্পেনের জাতীয় লীগ পদ্ধতি প্রবর্তনের প্রস্তাবনা করেন। অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা, কোন কোন দল অংশগ্রহণ করবে ইত্যাদি নানাবিধ বিষয় নিয়ে অনেক বিতর্কের পর রিয়াল ফেদারেশিও ইস্পানোলা ডি ফুটবল সংস্থা লীগ পদ্ধতি প্রবর্তনে সাঁয় দেয়। সংস্থাটি ১০ দল নিয়ে ১৯২৯ সালে প্রথমবারের মতো প্রাইমেরা ডিভিশনের প্রচলন ঘটায়। কোপা দেল রে প্রতিযোগিতার পূর্বতন বিজয়ী দলসমূহ - বার্সেলোনা, রিয়াল মাদ্রিদ, অ্যাথলেটিক বিলবাও, রিয়াল সোশাইডেড, আরেনাস ক্লাব ডি গেটক্সোকে নির্বাচিত করা হয়। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ, ইস্পানিওল এবং ইউরোপা - এ তিনটি দল কোপা দেল রে'র রানার্স-আপ হিসেবে ও নক-আউটভিত্তিক প্রতিযোগিতা থেকে রেসিং ডি স্যানটেন্ডার লীগে খেলার জন্য যোগ্যতা অর্জন করে।", "question_text": "স্পেনের প্রাইমেরা ডিভিশন লিগা ন্যাশিওন্যাল ডি ফুটবল প্রফেসনাল এর শীর্ষ পর্যায়ের পেশাদারী ঘরোয়া ফুটবল লীগটি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯২৯", "start_byte": 887, "limit_byte": 899}]} {"id": "7701605415572364031-14", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামের প্রথম যুগে সাহাবী সালমান আল-ফারিসী সূরা ফাতিহাকে ফারসি ভাষায় অনুবাদের মাধ্যমে সর্বপ্রথম কুরআন অনুবাদের সূচনা করেন। ইতোপূর্বে নবী মুহাম্মাদ আবিসিনিয়ার সম্রাট নাজ্জাশী বা নিগাস ও বাইজানটাইন সম্রাট হিরাক্লিয়াসের নিকট পাঠানো চিঠিতে কুরআনের আংশিক অনুবাদ প্রেরণ করেন। এরপর ৮৮৪ খৃস্টাব্দে আব্দুদুল্লাহ ইবনে ওমর ইবনে আব্দুল আজিজের সময়ে দ্বিতীয়বারের মত কুরআন অনারব ভাষায় অনুবাদের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, যা হিন্দু রাজা মেহরুকের অনুরোধে তৎকালীন সিন্ধু বা ভারতীয় উপমহাদেশের অধিবাসীদের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এরপর ১০ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে সামানি সম্রাট প্রথম মনসূরের শাসনামলে তার উদ্যোগে ফারসি ভাষায় তাফসীরে ইবনে কাসীর-সহ কুরআনের পূর্নাঙ্গ অনুবাদ তৈরি করা হয়। এরপর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাষায় কুরআন এক বা একাধিকবার আংশিক বা পূর্নাঙ্গভাবে অনূদিত হয়েছে। বর্তমানে পৃথিবীর প্রধান ভাষাগুলোর প্রায় সবগুলোতেই কুরআনের পূর্নাঙ্গ অনুবাদ উপলব্ধ।", "question_text": "কে সর্বপ্রথম ফারসি ভাষায় কুরআনের অনুবাদ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "সাহাবী সালমান আল-ফারিসী", "start_byte": 51, "limit_byte": 114}]} {"id": "-954934863110314741-0", "language": "bengali", "document_title": "ব্লাকবেরি বোল্ড ৯৭০০", "passage_text": "ব্ল্যাকবেরি বোল্ড (নামের কোড আনিক্স) টেলিযোগাযোগ কোম্পানি ব্ল্যাকবেরি, দ্বারা বিকশিত একটি স্মার্টফোন। যা পূর্বে ছিল রিসার্চ ইন মোশন (আর,আই,এম) নামে পরিচিত ছিল।বোল্ড সিরিজের দ্বিতীয় ডিভাইস মডেল ৯০০০ এর সাফল্যের পর, মডেল ৯৬৫০ এর পূর্বেকার।যাতে অপটিক্যাল ট্র্যাকপ্যাড ৯০০০ এর মধ্যেকার নানান পরিবর্তন, বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য উন্নতকরণ ও আকার হ্রাস করা হয়েছে এটি ব্ল্যাকবেরি অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে।অন্যান্য বাহ্যিক পরিবর্তন করা হয় যতে নারী পুরুষ উভয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।", "question_text": "ব্ল্যাকবেরি বোল্ড সিরিজের প্রথম স্মার্টফোনটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "রিসার্চ ইন মোশন", "start_byte": 312, "limit_byte": 353}]} {"id": "5062886283186840773-1", "language": "bengali", "document_title": "উমাইয়া মসজিদ", "passage_text": "৬৩৪ সালে আরব যুদ্ধে দামেস্ক বিজয়ের পর, জন দ্য বাপটিস্ট (খ্রিস্টান দীক্ষা দান গুরু) ইয়াহিয়া এর খ্রিস্টানদের উৎসর্গকৃত স্থানে এই মসজিদটি স্থাপিত হয়। এই মসজিদে এখনো যাতে এখনো জন দ্য মাপটিস্ট এর মাথা আছে বলে ধারনা করা হয়। এই স্থানটি খ্রিস্টান ও মুসলিম উভয়ই ধর্মাবলম্বীদের জন্য পবিত্র ও সম্মানজনক স্থান। খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করে যে “যীশু” তার শেষের দিনগুলোতে এখানে আগমণ করেন। সালাদিনের মাজার মসজিদের উত্তরদিকের প্রাচীরের সাথে লাগানো একটি ছোট্ট বাগানে অবস্থিত।", "question_text": "উমাইয়া মসজিদ কোন রাজার আমলে তৈরি হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "ইয়াহিয়া", "start_byte": 218, "limit_byte": 245}]} {"id": "-8150565776676505632-2", "language": "bengali", "document_title": "বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "১৯৬০ সালে প্রথম বাংলাদেশ স্বাধীনতার আগে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা তৈরি হয়। ১৯৭৩ সালে একটি শহর সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষনা করেন, বরিশালে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন যা আকাঙ্ক্ষিত ছিল তার। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালে বরিশাল সার্কিট হাউস মধ্যে একটি সমাবেশে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেন। তিন দশক পরে বরিশাল মানুষের শক্তিশালী চাহিদা থেকে নভেম্বর ২৯, ২০০৮ ECNEC (Executive Committee of National Economic Council) এই প্রস্তাব পাশ করে, তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকার দ্বারা। ২২ নভেম্বর, ২০১১, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনের নির্মাণ শুরু করেন। বরিশাল জিলা স্কুল অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ২৫ জানুয়ারী, ২০১২ সালে বেলা পৌনে ১১টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাগত কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। মুল ক্যাম্পাস ২০১৩ সালে কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরে সদর উপজেলার কর্ণকাঠিতে নির্ধারিত হয়। কীর্তনখোলা নদীর তীরে কর্ণকাঠি এলাকায় রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাস যেখানে সকল বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।", "question_text": "বাংলাদেশের বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়টি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "২৫ জানুয়ারী, ২০১২ সালে", "start_byte": 1703, "limit_byte": 1764}]} {"id": "3655433006147354683-4", "language": "bengali", "document_title": "পরমাণু", "passage_text": "পরমাণুর ক্ষুদ্রতম কণিকা ইলেকট্রন।১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দে স্যার জে. জে. থমসন সর্বপ্রথম ইলেকট্রনের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন। একটি ইলেকট্রনের আসল ভর অতি সামান্য 9.1085×10−28g। ইলেকট্রনের আধান -1.6×10−19 কুলম্ব । ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঘুর্ণায়মান। ইলেকট্রনকে সাধারণত e প্রতীক দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে ।", "question_text": "কে সর্বপ্রথম ইলেকট্রন আবিষ্কার করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "স্যার জে. জে. থমসন", "start_byte": 143, "limit_byte": 187}]} {"id": "-5964381449812256738-1", "language": "bengali", "document_title": "বিরামপুর উপজেলা", "passage_text": "২১১.৮১ বর্গ কি.মি. আয়তনের বিরামপুর উপজেলার ওয়ার্ড ৯টি ও মহল্লা ২৯টি। এই উপজেলার উত্তরে ফুলবাড়ী উপজেলা ও নবাবগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিণে হাকিমপুর উপজেলা ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, পূর্বে নবাবগঞ্জ উপজেলা ও হাকিমপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে ফুলবাড়ী উপজেলা ও পশ্চিমবঙ্গ দ্বারা ঘেরা। নদনদীর মধ্যে যমুনার শাখা নদী উল্লেখযোগ্য।এটি মূলত যমুনা নদীর উপবাহিকা। রাজধানী ঢাকা থেকে এটি প্রায় ৩০০ কী:মি: উত্তরে এবং দিনাজপুর সদর থেকে এটি ৫৬ কি.মি. দক্ষিনে অবস্থিত।", "question_text": "বিরামপুর উপজেলার মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "২১১.৮১ বর্গ কি.মি", "start_byte": 0, "limit_byte": 43}]} {"id": "6433034519975876680-1", "language": "bengali", "document_title": "মৌর্য্য সাম্রাজ্য", "passage_text": "মৌর্য্য সাম্রাজ্য তৎকালীন যুগের অন্ততম বৃহত্তম সাম্রাজ্য হিসেবে পরিগণিত হত, শুধু তাই নয়, ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে এর চেয়ে বড় সাম্রাজ্য কখনো তৈরী হয়নি।[3][4] ৩২২ খ্রিস্টপূর্বাব্দে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য্য নন্দ রাজবংশ উচ্ছেদ করে এই সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন এবং তারপর মহান আলেকজান্ডারের সেনাবাহিনীর পশ্চাৎ অপসারণের সুযোগে নিজ সামরিক শক্তিবলে মধ্য ও পশ্চিম ভারতের আঞ্চলিক রাজ্যগুলিকে জয় করে বিরাট সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন। ৩১৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যেই গ্রীক সত্রপগুলিকে পরাজিত করে মৌর্য্য সাম্রাজ্য সম্পূর্ণ উত্তর-পশ্চিম ভারত জুড়ে বিস্তৃত হয়।[5] বর্তমান যুগের মানচিত্রের নিরিখে এই সাম্রাজ্য উত্তরে হিমালয়, পূর্বে অাসাম, পশ্চিমে বালুচিস্তান ও হিন্দুকুশ পর্বতমালা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।[5] চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য্য ও বিন্দুসার এই সাম্রাজ্যকে দক্ষিণ ভারতে বিস্তৃত করেন এবং অশোক কলিঙ্গ রাজ্য জয় করে সমগ্র দক্ষিণ ভারতে মৌর্য্য সাম্রাজ্যের শাসন প্রতিষ্ঠিত করেন। অশোকের মৃত্যুর পঞ্চাশ বছরের মধ্যেই ১৮৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এই সাম্রাজ্যের পতন ঘটে মগধে শুঙ্গ রাজবংশের উত্থান ঘটে।", "question_text": "মৌর্য্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "৩২২ খ্রিস্টপূর্বাব্দে", "start_byte": 427, "limit_byte": 488}]} {"id": "-1427747556989490353-0", "language": "bengali", "document_title": "জিন", "passage_text": "জিন জীবন্ত প্রাণের বংশগতির আণবিক একক। এটি বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় কর্তৃক ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় মূলত ডাইঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড (ডিএনএ) এবং রাইবোনিউক্লিক এসিড (আরএনএ) এর প্রসারিত অর্থে যা পলিপেপটাইড বা একটি আরএনএ শৃঙ্খলকে গঠন করে। জীবন্ত প্রাণী জিনের ওপর নির্ভর করে, কারণ তারা সকল প্রোটিন এবং গঠনমূলক আরএনএ শৃঙ্খলকে স্বতন্ত্রিত করে। জিন প্রজাতির তথ্যধারণ করে এবং প্রাণীর কোষকে নিয়ন্ত্রণ করে। এর মাধ্যমেই প্রজাতির গুণ অব্যাহত থাকে। সমস্ত জৈবিক বৈশিষ্ট্যধারণকারী প্রাণীর জিন আছে। জিন শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ জেনেসিস থেকে যার অর্থ \"জন্ম\" বা জিনোস থেকে যার অর্থ \"অঙ্গ\"।\n", "question_text": "জিন শব্দটি কোন শব্দ থেকে এসেছে ?", "answers": [{"text": "গ্রীক শব্দ জেনেসিস", "start_byte": 1325, "limit_byte": 1375}]} {"id": "-1445720810033780156-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর কোরিয়া", "passage_text": "উত্তর কোরিয়া উত্তর-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র যা কোরীয় উপদ্বীপের উত্তর অর্ধাংশ নিয়ে গঠিত। এর সরকারি নাম গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া (কোরীয় ভাষায় 조선민주주의인민공화국 চোসন্‌ মিন্‌জুজুই্যই ইন্‌মিন্‌ কোংহুয়াগুক্‌)। উত্তর কোরিয়ার উত্তরে গণচীন, উত্তর-পূর্বে রাশিয়া, পূর্বে জাপান সাগর, দক্ষিণে দক্ষিণ কোরিয়া এবং পশ্চিমে পীত সাগর অবস্থিত। দেশটির আয়তন ১,২০,৫৩৮ বর্গকিলোমিটার। উত্তর কোরিয়া রাষ্ট্রটি ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে সোভিয়েত সামরিক বাহিনী কোরীয় উপদ্বীপের উপরের অর্ধাংশ নিয়ন্ত্রণ করেছিল। ১৯৫০-এর দশকের কোরীয় যুদ্ধের পর থেকে এটি সমাজতান্ত্রিক শাসনের অধীনে রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহরের নাম পিয়ং ইয়াং। উত্তর কোরিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়া মধ্যবর্তী অবস্থিত কোরীয় সেনামুক্ত অঞ্চল ও প্রাবর অঞ্চল। আম্নোক নদী এবং তুমান নদী উত্তর কোরিয়া এবং গণচীন এর মধ্যবর্তী সীমান্তে অবস্থিত। তুমান নদী একটি অংশ একেবারে উত্তর-পূর্ব অংশে রাশিয়ার সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে।", "question_text": "উত্তর কোরিয়ার রাজধানী শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "পিয়ং ইয়াং", "start_byte": 1758, "limit_byte": 1789}]} {"id": "1787623261283241578-0", "language": "bengali", "document_title": "সাইয়েদ কুতুব", "passage_text": "সাইয়েদ কুতুব (/ˈkuːtəb/[1]/ˈkʌtəb/; Egyptian Arabic pronunciation:[ˈsæjjed ˈʔotˤb], Arabic:[ˈsæjjɪd ˈqʊtˤb]; Arabic: سيد قطب‎ (১৯০৬ - ২৫ আগস্ট ১৯৬৬) হলেন একজন মিশরীয় ইসলামী চিন্তাবিদ এবং বিপ্লবী রাজনৈতিক সংগঠক। তিনি মিশরের ইসলামী আন্দোলনের প্রধান সংগঠন ইখওয়ানুল মুসলিমিন দলের মুখপত্র ইখওয়ানুল মুসলিমিন'এর সম্পাদক ছিলেন। তাকে তৎকালীন সরকার ফাঁসির আদেশ দেয় এবং এভাবেই তাকে মৃত্যুবরণ করতে হয়।", "question_text": "সাইয়েদ কুতুব মিশরের কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ইখওয়ানুল মুসলিমিন", "start_byte": 515, "limit_byte": 567}]} {"id": "4032428668120041723-9", "language": "bengali", "document_title": "পাকিস্তান", "passage_text": "দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ভারতের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থমন্ত্রী লিয়াকত আলি খান । এযাবৎ কোনো প্রধানমন্ত্রী তার কার্যকাল সম্পূর্ণ করতে পারেনি। দীর্ঘ মেয়াদি প্রধানমন্ত্রীরা হলেন বেনজীর ভুট্টো , নওয়াজ শরীফ ও ইউসুফ রেজা গিলানি। ", "question_text": "স্বাধীন পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ?", "answers": [{"text": "লিয়াকত আলি খান", "start_byte": 212, "limit_byte": 253}]} {"id": "-7564944374337589994-20", "language": "bengali", "document_title": "বৌদ্ধ ধর্ম", "passage_text": "\"ত্রিপিটক\" বৌদ্ধদের ধর্মীয় গ্রন্থের নাম যা পালি ভাষায় লিখিত। এটি মূলত বুদ্ধের দর্শন এবং উপদেশের সংকলন। পালি তি-পিটক হতে বাংলায় ত্রিপিটক শব্দের প্রচলন। তিন পিটকের সমন্বিত সমাহারকে ত্রিপিটক বোঝানো হয়েছে। এই তিনটি পিটক হলো বিনয় পিটক , সূত্র পিটক ও অভিধর্ম পিটক। পিটক শব্দটি পালি । এর অর্থ - ঝুড়ি, পাত্র , বক্স ইত্যাদি। অর্থাৎ যেখানে কোনো কিছু সংরক্ষন করা হয়।[5] বৌদ্ধদের মূল ধর্মীয় গ্রন্থ । খ্রীষ্ট পূর্ব ৩য় শতকে সম্রাট অশোক এর রাজত্বকালে ত্রিপিটক পূর্ণ গ্রন্থ হিসাবে গৃহীত হয়। এই গ্রন্থের গ্রন্থনের কাজ শুরু হয়েছিল গৌতম বুদ্ধ এর মহাপরিনির্বানের তিন মাস পর অর্থাৎ খ্রীষ্ট পূর্ব ৫৪৩ অব্ধে এবং সমাপ্তি ঘটে খ্রীষ্ট পূর্ব প্রায় ২৩৬ অব্ধে । প্রায় তিনশ বছরে তিনটি সঙ্ঘায়নের মধ্যে এর গ্রন্থায়নের কাজ শেষ হয়। [6]", "question_text": "বৌদ্ধধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ কোনটি ?", "answers": [{"text": "ত্রিপিটক", "start_byte": 1, "limit_byte": 25}]} {"id": "-4889520044955896765-67", "language": "bengali", "document_title": "মহাভারত", "passage_text": "ইংরেজি ভাষায় মহাভারত প্রথম অনুবাদ করেন কিশোরীমোহন গঙ্গোপাধ্যায়, মুনশিরাম মনোহরলাল প্রকাশনীতে ১৮৮৩ থেকে ১৮৯৬ সালের মধ্যে। গীতা প্রেসের পক্ষ থেকে পণ্ডিত রামনারায়ণদত্ত শাস্ত্রী পাণ্ডে রাম হিন্দি ভাষায় মহাভারতের অনুবাদ করেছেন। অষ্টাদশ শতাব্দীতে সম্রাট আকবরের পৃষ্ঠপোষকতায় ফয়জ়ি ও অাবদুল কাদির বদাউনি ফারসি ভাষায় মহাভারত অনুবাদ করেন, যার নামকরণ করা হয় ‘রজ়্‌ম্নামেহ্’। তামিল ভাষায় মহাভারতের অনুবাদ করেছেন মানালুর রঙ্গচরিয়ার।", "question_text": "ইংরেজি ভাষায় কে সর্বপ্রথম মহাভারত অনুবাদ করেন ?", "answers": [{"text": "কিশোরীমোহন গঙ্গোপাধ্যায়", "start_byte": 108, "limit_byte": 178}]} {"id": "3067788347884136908-34", "language": "bengali", "document_title": "সৌরজগৎ", "passage_text": "বৃহস্পতিবৃহস্পতি গ্রহের ভর পৃথিবীর ৩১৮ গুণ এবং সবগুলো বহিঃস্থ গ্রহের সম্মলিত ভরের তুলনায়ও সে ২.৫ গুণ ভারী। গ্রহটি মূলত হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম দিয়ে গঠিত। তীব্র অভ্যন্তরীন তাপের কারণে এর বায়ুমণ্ডলে বেশ কিছু অর্ধ-স্থায়ী বৈশিষ্ট্যের সৃষ্টি হয় যার মধ্যে আছে মেঘের ব্যান্ড ও বিরাট লোহিত কলঙ্ক। আমাদের জানামতে এই গ্রহের ৬৭টি প্রাকৃতিক উপগ্রহ আছে। চারটি বড় বড় উপগ্রহ গ্যানিমেড, ক্যালিস্টো, আইও এবং ইউরোপা অনেকটা পার্থিব গ্রহগুলোর মত। কারণ এই উপগ্রহগুলোতে অগ্ন্যুৎপাত ও অভ্যন্তরীন তাপ বৃদ্ধির মত ভূতাত্ত্বিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ঘটে। সৌরজগতের বৃহত্তম উপগ্রহ গ্যানিমেডের আকার বুধ গ্রহ থেকেও বড়।", "question_text": "সৌরজগতের কোন গ্রহের উপগ্রহের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ?", "answers": [{"text": "বৃহস্পতি", "start_byte": 24, "limit_byte": 48}]} {"id": "-8476962826004245855-4", "language": "bengali", "document_title": "মহেঞ্জোদাড়ো", "passage_text": "১৫০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ এই শহর পরিত্যক্ত হয়। ১৯২২ সালে ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণের আধিকারিক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহেঞ্জোদারো পুনরাবিষ্কার করেন।[11] ১৯৩০-এর দশকে স্যার জন মার্শাল, কে. এন. দীক্ষিত, আর্নেস্ট ম্যাককি ও অন্যান্যদের অধীনে এখানে ব্যাপক খননকার্য চালানো হয়।[12] ১৯৪৫ সালে আহমদ হাসান দানি ও মর্টিমার হুইলারও এখানে খননকার্য চালান। মহেঞ্জোদাড়োয় শেষ বড়ো খননকার্য চলে ১৯৬৪-৬৫ সালে ড. জি. এফ. ডেলসের অধীনে। এরপর উন্মুক্ত স্থাপনাগুলি আবহাওয়াজনিত ক্ষয়ের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে দেখে এখানে খননকার্য নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর থেকে এখানে কেবলমাত্র রক্ষণমূলক খননকার্য, উপরিতল সমীক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ প্রকল্পেরই অনুমোদন দেওয়া হত। ১৯৮০-এর দশকে ড. মাইকেল জ্যানসেন ও ড. মরিজিও তোসির নেতৃত্বে একট যৌথ জার্মান-ইতালীয় সমীক্ষা দল আর্কিটেকচারাল ডকুমেন্টেশন, উপরিতল সমীক্ষা, সারফেস স্ক্র্যাপিং ও প্রোবিং-এর উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে প্রাচীন সভ্যতার বেশ কিছু সূত্র আবিষ্কার করেন।[12]", "question_text": "বাঙালী প্রত্নতত্ত্ববিদ রাখালদাস বন্দোপাধ্যায় কোন সভ্যতা আবিষ্কার করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "মহেঞ্জোদারো", "start_byte": 354, "limit_byte": 387}]} {"id": "1648593980016465885-0", "language": "bengali", "document_title": "র‌্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি", "passage_text": "\nর‌্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি(English: Random access memory), সংক্ষেপে র‌্যাম (RAM) হল এক ধরনের কম্পিউটারের উপাত্ত (ডাটা) সংরক্ষণের মাধ্যম। র‌্যাম থেকে যে কোন ক্রমে উপাত্ত \"অ্যাক্সেস\" করা যায়, এ কারণেই একে র‌্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি বলা হয়। র‌্যান্ডম শব্দটি দিয়ে এখানে বুঝানো হয়েছে - যে কোনো উপাত্ত (তার অবস্থানের উপরে নির্ভর না করে) ঠিক একই নির্দিষ্ট সময়ে উদ্ধার করা যায়। রক্ষনাত্নক দৃষ্টিতে, আধুনিক ডির‍্যামগুলো র‍্যান্ডম এ্যাকসেস মেমোরি নয় (যেভাবে এগুলো ডাটা রিড করতে পারে)। একইসাথে, বিভিন্ন ধরনের এসর‍্যাম, রম, ওটিপি এবং নর ফ্ল্যাশ ইত্যাদি র‍্যান্ডম এ্যাকসেস মেমোরি। র‍্যামকে ভোলাটাইল মেমোরি বলা হয় কারণ এতে সংরক্ষিত তথ্য বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর আর থাকে না। আরো কিছু নন-ভোলাটাইল মেমোরি (যেগুলোতে বিদ্যুত চলে যাওয়ার পরও তথ্য মুছে যায় না) যেগুলো রক্ষনাত্মক দৃষ্টিতে র‍্যাম সেগুলো হল রম, একধরনের ফ্লাশ মেমোরি যাকে নর-ফ্লাশ বলে। প্রথম র‍্যাম মডিউল বাজারে আসে যেটা তৈরী হয়েছিল ১৯৫১ সালে এবং ১৯৬০ দশকে এবং ১৯৭০ দশকের প্রথমদিকে বিক্রি হয়েছিল। যাইহোক, অন্যান্য স্মৃতি যন্ত্রাংশ (চৌম্বকীয় টেপ, ডিস্ক) তাদের জমাকৃত স্মৃতিতে নিশ্চিতভাবে প্রবেশ এবং ব্যবহার করতে পারে সবসময়ের জন্য।", "question_text": "প্রথম র‌্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি কবে তৈরী হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫১ সালে", "start_byte": 2307, "limit_byte": 2332}]} {"id": "2288883268191669091-1", "language": "bengali", "document_title": "শিখধর্ম", "passage_text": "শিখধর্ম (/ˈsɪk[invalid input: 'ɨ']zəm/; Punjabi: ਸਿੱਖੀ, sikkhī,I[1] (স্থানীয় নাম শিখী); সংস্কৃত ‘শিষ্য’ বা ‘শিক্ষা’ থেকে উৎপন্ন।[2][3]|group=note}}) হল একটি সর্বেশ্বরবাদী[4] ভারতীয় ধর্ম। খ্রিস্টীয় ১৫শ শতাব্দীতে ভারতীয় উপমহাদেশের পাঞ্জাব অঞ্চলে গুরু নানক এই ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[5] পরবর্তীকালে শিখ গুরুগণ কর্তৃক এই ধর্ম প্রসার লাভ করে শিখদের ১১জন মানব গুরু ছিলেন , যাদের সর্বপ্রথম হলেন গুরু নানক । শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুরু গ্রন্থ সাহিব যা শিখ গুরুদের রচনার সংকলন । প্রথম পাঁচ জন শিখ গুরু তা সংকলন করেছিলেন। শিখধর্ম বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ধর্মীয় গোষ্ঠী। এই ধর্মের অনুগামীর সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি।[6][7] ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যটি বিশ্বের একমাত্র শিখ সংখ্যাগুরু অঞ্চল।", "question_text": "গুরু নানকের রচিত প্রথম গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "গুরু গ্রন্থ সাহিব", "start_byte": 1021, "limit_byte": 1068}]} {"id": "-5413089493729229487-2", "language": "bengali", "document_title": "জাফরান (গাছ)", "passage_text": "জাফরান ফুলের পাপ‌ড়ি বেগুণী র‌ঙের হয়। এর ভিত‌রে থা‌কে লম্বা পরাগ দন্ড। এ দন্ডের রঙ হলুদ এবন কমলা মিশ্রনে জাফরা‌নি বর্ণের হয়। প‌রিণত ফুল শুকা‌লেই এর দন্ড মশলা হি‌সে‌বে ব্যবহৃত হয়।", "question_text": "জাফরান কি রঙের হয় ?", "answers": [{"text": "জাফরা‌নি", "start_byte": 280, "limit_byte": 304}]} {"id": "-5532729528264317896-1", "language": "bengali", "document_title": "উইন্ডোজ সার্ভার ২০১২", "passage_text": "পূর্বসুরিদের মত উইন্ডোজ সার্ভার ২০১২-এর আইটেনিয়াম ভিত্তিক কম্পিউটারের জন্য কোন সহায়তা নেয়,[6] এবং এর চারটি সংস্করণ রয়েছে। এতে উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৮ আর২-এর চেয়ে অনেক বিশেষত্ব (ক্লাউড কম্পিউটিং-এর উপর বেশি গুরুত্ব দিয়ে), যেমন হাইপার-ভি এর উন্নত সংস্করণ, একটি আই.পি ঠিকানা ব্যবস্থাপনার ভূমিকা (IP address management role), উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজারের (Windows Task Manager) নতুন সংস্করণ, এবং রি.এফ.এস বা রিফেস (ReFS), একটি নতুন ফাইল সিস্টেম (file system)। উইন্ডোজ ৮ দেখা যায় এমন কিছু বিতর্কমূলক মেট্রো-ভিত্তিক ব্যবহারকারী ইন্টারফেস থাকা সত্তেও উইন্ডোজ সার্ভার ২০১২ সাধারণত ভাল পর্যালোচনা পেয়েছে।", "question_text": "উইন্ডোজ সার্ভার ২০১২-এর মোট কয়টি সংস্করণ আছে ?", "answers": [{"text": "চারটি", "start_byte": 274, "limit_byte": 289}]} {"id": "1790972825207949204-2", "language": "bengali", "document_title": "ইউরি গ্যাগারিন", "passage_text": "গ্যাগারিন ১৯৩৪ সালের ৯ই মার্চ জাটস্কের/1} কাছে ক্লুসিনো গ্রামে (বর্তমানে রাশিয়ার মোলেনস্ক ওবলাস্ট) জন্মগ্রহণ করেন।[2] তার সম্মানে ১৯৬৮ সালে নিকটস্থ জাটস্ক শহরের নাম পরিবর্তন করে তার নামানুসারে রাখার হয়। তার পিতামাতা, অ্যালেক্সে ইয়ানোভিচ গ্যাগারিন এবং আন্না তিমোফিয়েভনা গ্যাগারিন একটি কৃষি খামারে কাজ করতেন।[3] যদিও তার পিতামাতাকে \"ছোট চাষী\" বলা হয়েছে তবে জানা যায় তার মা ছিলেন খুবই উৎসুক পাঠক এবং তার বাবা ছিলেন একজন দক্ষ সূত্রধর। ইউরি তাদের চার সন্তানের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন, তার বাবা মা যখন কাজ করতেন তখন তার বড় বোন তাকে লালন পালন করেন। সোভিয়েত ইউনিয়নের লাখ লাখ মানুষের মত, গ্যাগারিন পরিবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎজি দখলদারিত্বের ভুক্তোভোগী। এক জার্মান অফিসার তাদের বাড়ি দখল করে নিলে, পুরো পরিবার এক বছর নয় মাস একটি মাটির ঘরে বসবাস করেন।[4] ১৯৪৩ সালে তার দুই সহোদরকে নাৎজি জার্মানরা দাস হিসেবে ধরে নিয়ে যায়, তারা যুদ্ধের পরে ফিরে আসেন। ১৯৪৬ সালে পুরো পরিবার জাটস্কে চলে আসেন।[4]", "question_text": "ইউরি আলেক্সেইভিচ্ গাগারিনের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "অ্যালেক্সে ইয়ানোভিচ গ্যাগারি", "start_byte": 577, "limit_byte": 660}]} {"id": "1449807048243905757-4", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "\nসালতানাতের প্রতিষ্ঠাতা প্রথম উসমানের নাম থেকে উসমানীয় বা অটোমান নামটি এসেছে। একইভাবে রাজবংশকে উসমানীয় রাজবংশ বা অটোমান রাজবংশ বলা হয়। তুর্কি ভাষায় সাম্রাজ্যকে বলা হত দেভলেতি আলিয়া উসমানিয়া[13] বা উসমানলি দেভলেতি[14] বলা হত। আধুনিক তুর্কি ভাষায় উসমানলি ইম্পারাতুরলুগু বা উসমানলি দেভলেতি বলা হয়।", "question_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য কে প্রতিষ্ঠা করেন ?", "answers": [{"text": "প্রথম উসমানে", "start_byte": 66, "limit_byte": 100}]} {"id": "-5487906056180597125-1", "language": "bengali", "document_title": "গর্ভধারণ", "passage_text": "গর্ভাবস্থা যা গর্ভধারণ বা জেস্টেশন নামেও পরিচিত, হলো এমন একটি সময় যখন কোনো নারীর শরীরের মধ্যে এক বা একাধিক সন্তান বৃদ্ধিলাভ করে থাকে।[4] একাধিক গর্ভধারণের ক্ষেত্রে একের বেশি সন্তান থাকে যেমন যমজ সন্তান।[12] গর্ভাবস্থা যৌনসঙ্গম অথবা সহায়ক প্রজনন প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘটতে পারে।[6] শিশুর জন্ম সর্বশেষ রজঃস্রাবের সময় থেকে প্রায় ৪০ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হয় এবং শিশু জন্মের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয়।[5][13] মাত্র নয়টি মাসে এই প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটে থাকে যেখানে প্রতি মাসে প্রায় ৩১ দিন হয়।[4][5] এটি গর্ভ সঞ্চারের প্রায় ৩৮ সপ্তাহ পরে হয়ে থাকে। গর্ভধারণের পর প্রথম আট সপ্তাহের মধ্যে একটি ভ্রূণ সন্তান হিসেব রূপলাভ করতে থাকে, পরবর্তীতে যা, জন্মের সময় গর্ভাবস্থার শব্দটি ব্যবহার করা হয়।[5] গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে রজঃস্রাব না হওয়া, কোমল স্তন, বমির ভাব ও বমি হওয়া, ক্ষুধা, এবং ঘনঘন মুত্রত্যাগ।[1] গর্ভধারণ পরীক্ষার মাধ্যমে গর্ভাবস্থা নিশ্চিত করা যেতে পারে।[7]", "question_text": "একজন শিশু মোট কতদিন মাতৃগর্ভে থাকে ?", "answers": [{"text": "সপ্তাহ পর্যন্ত", "start_byte": 868, "limit_byte": 908}]} {"id": "2387917170039930087-41", "language": "bengali", "document_title": "হাসন রাজা", "passage_text": "হাছন রাজা ৭ই ডিসেম্বর ১৯২২ সালে মৃত্যুবরণ করেন।[পাদটীকা 1]Banglapedia (First edition) says he died on 7 December.[9]The Daily Star says he died on 8 December.[10]", "question_text": "বাংলাদেশের মরমী কবি এবং বাউল শিল্পী অহিদুর রেজা বা দেওয়ান হাসন রাজা চৌধুরীর মৃত্যু কবে হয় ?", "answers": [{"text": "৭ই ডিসেম্বর ১৯২২ সালে", "start_byte": 26, "limit_byte": 83}]} {"id": "-5693799035072137524-1", "language": "bengali", "document_title": "শিখধর্ম", "passage_text": "শিখধর্ম (/ˈsɪk[invalid input: 'ɨ']zəm/; Punjabi: ਸਿੱਖੀ, sikkhī,I[1] (স্থানীয় নাম শিখী); সংস্কৃত ‘শিষ্য’ বা ‘শিক্ষা’ থেকে উৎপন্ন।[2][3]|group=note}}) হল একটি সর্বেশ্বরবাদী[4] ভারতীয় ধর্ম। খ্রিস্টীয় ১৫শ শতাব্দীতে ভারতীয় উপমহাদেশের পাঞ্জাব অঞ্চলে গুরু নানক এই ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[5] পরবর্তীকালে শিখ গুরুগণ কর্তৃক এই ধর্ম প্রসার লাভ করে শিখদের ১১জন মানব গুরু ছিলেন , যাদের সর্বপ্রথম হলেন গুরু নানক । শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুরু গ্রন্থ সাহিব যা শিখ গুরুদের রচনার সংকলন । প্রথম পাঁচ জন শিখ গুরু তা সংকলন করেছিলেন। শিখধর্ম বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ধর্মীয় গোষ্ঠী। এই ধর্মের অনুগামীর সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি।[6][7] ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যটি বিশ্বের একমাত্র শিখ সংখ্যাগুরু অঞ্চল।", "question_text": "শিখধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "গুরু গ্রন্থ সাহিব", "start_byte": 1021, "limit_byte": 1068}]} {"id": "-7340846136325868720-2", "language": "bengali", "document_title": "স্ট্রেঞ্জ টেলস্‌ (পাল্প ম্যাগাজিন)", "passage_text": "বিংশ শতকের অনেক ম্যাগাজিনেই কল্পনা এবং অদ্ভুত বিষয়ভিত্তিক লেখনীগুলো স্থান পায়। এদের মধ্যে ওয়্যার্ড টেলস্‌ সর্বপ্রথম এই ধরণের ম্যাগাজিন প্রকাশ করে, ১৯২৩ সালে।[1] ১৯৩০’র মধ্যে এটি এই বিষয়ভিত্তিক ম্যাগাজিনসমূহের মধ্যে শীর্ষস্থান দখল করে নেয়। ১৯৩১ সালে ক্লেটন পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিত স্ট্রেঞ্জ টেলস্‌ সরাসরিভাবে ওয়্যার্ড টেলস্‌-এর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় লিপ্ত হয়।[2] স্ট্রেঞ্জ টেলস্‌ প্রকাশিত হত হ্যারি বেটসের সম্পাদনায়, যিনি ক্লেটনের অ্যাসটাউন্ডিং স্টোরিজ অব সুপার সায়েন্স ম্যাগাজিনটিরও সম্পাদক ছিলেন। অ্যাসটাউন্ডিং স্টোরিজ অব সুপার সায়েন্স এর আগের বছর থেকে তার প্রকাশনা শুরু করে।[1] স্ট্রেঞ্জ টেলস্ প্রথমে একটি ফ্যান্টাসি ম্যাগাজিন হিসেবে চালু হয়েছিল, কিন্তু ওয়্যার্ড টেলস্-এর মত প্রায়শই এটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনিমূলক লেখা প্রকাশ করতে থাকে।[1][3] এর মূল দৃষ্টি ছিল রোমাঞ্চকর গল্পগুলোর প্রতি, এর প্রতিদ্বন্দ্বির মত বিচিত্র ঘরানার গল্পের প্রতি নয়।[4] এ ম্যাগাজিনটির নাম হবার কথা ছিল স্ট্রেঞ্জ স্টোরিজ, তবে ম্যাকফাডেন পাবলিকেশন্স এই শিরোনামের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ করে এবং ক্লেটনকে বাধ্য করে নাম পরিবর্তন করতে/ম্যাকফাডেন পাবলিকেশন্স থেকেই ১৯২৯ সালে ট্রু স্ট্রেঞ্জ স্টোরিজ ম্যাগাজিনটি প্রকাশিত হত।[5]", "question_text": "স্ট্রেঞ্জ টেলস্‌ পাল্প ম্যাগাজিনটির প্রথম সম্পাদক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "হ্যারি বেটসের", "start_byte": 1084, "limit_byte": 1121}]} {"id": "-3093818235666839624-44", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "কনস্টান্টিনোপল ও ইজমির দখলের ঘটনার কারণে তুর্কি জাতীয় আন্দোলনের সূচনা হয়। পরবর্তীতে মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের অধীনে তুর্কিরা স্বাধীনতা যুদ্ধে জয়ী হয়। ১৯২২ সালের ১ নভেম্বর সালতানাত বিলুপ্ত করা হয় এবং শেষ সুলতান ষষ্ঠ মুহাম্মদ ১৭ নভেম্বর দেশ ছেড়ে চলে যান। সালতানাত বিলুপ্ত হলেও এসময় খিলাফত বিলুপ্ত করা হয়নি। ষষ্ঠ মুহাম্মদের স্থলে দ্বিতীয় আবদুল মজিদ খলিফার পদে বসেন। ১৯২৩ সালের ২৯ অক্টোবর গ্র্যান্ড ন্যাশনাল এসেম্বলি তুরস্ককে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করে। ১৯২৪ সালের ৩ মার্চ খিলাফত বিলুপ্ত করা হলে[92] সর্বশেষ খলিফা দ্বিতীয় আবদুল মজিদ দেশত্যাগ করেন।", "question_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্যের সর্বশেষ রাজা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ষষ্ঠ মুহাম্মদ", "start_byte": 578, "limit_byte": 615}]} {"id": "3135934819375008028-1", "language": "bengali", "document_title": "ওলামা", "passage_text": "ওলামা বলতে সাধারণত শিক্ষিত মুসলমান জনগোষ্ঠী বিশেষ করে ইসলামিক পন্ডিতদের বোঝানো হয় যারা ইসলামি শিক্ষার বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করে থাকেন [1]। এরা শরিয়াহ আইনের নিয়ন্ত্রক হিসেবেই বেশি পরিচিত। [2]", "question_text": "ওলামা বলতে কাদের বোঝানো হয় ?", "answers": [{"text": "শিক্ষিত মুসলমান জনগোষ্ঠী", "start_byte": 51, "limit_byte": 119}]} {"id": "7918886584704484498-0", "language": "bengali", "document_title": "ধ্বনিবিজ্ঞান", "passage_text": "\nধ্বনিবিজ্ঞান (English: Phonetics) মানুষের উচ্চারিত ধ্বনিসমূহের বিশ্লেষণ। ধ্বনিতত্ত্বের সাথে ধ্বনিবিজ্ঞানের পার্থক্য হল ভাষাবিজ্ঞানের এই শাখায় ধ্বনির ভৌত তরঙ্গধর্মী প্রকৃতি, এর উৎপাদন, শ্রবণ ও অনুধাবন নিয়ে গবেষণা করা হয়, কিন্তু ধ্বনিতত্ত্বের মত বিভিন্ন ধ্বনি-একক, তাদের শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য ও ধ্বনি-ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণা করা হয় না। \nধ্বনিতত্ত্ব (উচ্চারণ / /fəˈnɛtɪks / গ্রিক φωνή থেকে:, ফোন, 'শব্দ, ধ্বনি ') ভাষাতত্ত্বের একটি শাখা যার মধ্যে রয়েছে মানুষের কথার অন্তর্গত শব্দের গবেষণা, অথবা ভাষার ক্ষেত্রে চিহ্নের ব্যবহার-বা চিহ্নের সমতুল্য দিক। \nধ্বনিবিজ্ঞানের তিনটি প্রধান শাখা:", "question_text": "ধ্বনিবিজ্ঞানের কয়টি প্রধান শাখা রয়েছে ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 1447, "limit_byte": 1456}]} {"id": "3351905734365732864-2", "language": "bengali", "document_title": "গ্নু", "passage_text": "রিচার্ড স্টলম্যান গ্নু অপারেটিং সিস্টেমের এই পরিকল্পনার কথা net.unix-wizards এবং net.usoft নিউজগ্রুপে জানান ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ সালে। সফটওয়্যার ডেভলপমেন্টের কাজ শুরু হয় ৫ জানুয়ারি ১৯৮৪ সালে। এর আগে তিনি এমআইটির আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাব থেকে অবসর গ্রহণ করেন। কারণ এই প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত থাকার কারণে গ্নু সফটওয়্যারের ডেভলপমেন্ট বা বিনামূল্যে বিতরণের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে অথবা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সফটওয়্যারগুলোর মালিকানার দাবি উত্থাপন হতে পারে। রিচার্ড স্টলম্যান গ্নু নামটি নির্বাচন করেছেন বিভিন্ন শব্দের খেলা এবং দ্য গঞ্জ নামের একটি গান থেকে।", "question_text": "গ্নু প্রকল্পটি কে প্রতিষ্ঠা করেন ?", "answers": [{"text": "রিচার্ড স্টলম্যান", "start_byte": 0, "limit_byte": 49}]} {"id": "5911929425253076500-1", "language": "bengali", "document_title": "উত্তরপ্রদেশ", "passage_text": "উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের পশ্চিম দিকে ভারতের রাজস্থান রাজ্য; উত্তরপশ্চিমে হরিয়ানা ও দিল্লি; উত্তর দিকে উত্তরাখণ্ড রাজ্য ও নেপাল রাষ্ট্র; পূর্ব দিকে বিহার রাজ্য; দক্ষিণপূর্বে ঝাড়খণ্ড রাজ্য; দক্ষিণ দিকে ছত্তীসগঢ় এবং দক্ষিণপশ্চিমে মধ্যপ্রদেশ রাজ্য। উত্তরপ্রদেশের আয়তন ; যা ভারতের মোট ভূখণ্ডের ৬.৮৮%। এটি আয়তনের দিক থেকে ভারতের চতুর্থ বৃহত্তম রাজ্য। রাজ্যের জনসংখ্যা ২০ কোটিরও বেশি। জনসংখ্যার দিক থেকে উত্তরপ্রদেশ ভারতের বৃহত্তম রাজ্য এবং বিশ্বের বৃহত্তম প্রাদেশিক রাজনৈতিক বিভাগ। উত্তরপ্রদেশ ৭৫টি জেলায় বিভক্ত। হিন্দি প্রত্যেকটি জেলারই প্রধান ভাষা তথা রাজ্যের সরকারি ভাষা। উত্তরপ্রদেশ ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি। এই রাজ্যের মোট আভ্যন্তরিণ উৎপাদন ₹9,763 billion (US$140billion)। কৃষি ও চাকুরিক্ষেত্র এই রাজ্যের অর্থনীতির বৃহত্তম অংশ। চাকুরিক্ষেত্রের মধ্যে পর্যটন, হোটেল ব্যবসা, রিয়েল এস্টেট, ফাইনানসিওর ও ফাইনান্সিয়াল কনসাল্টেন্সি অন্তর্ভুক্ত।", "question_text": "মোট কয়টি জেলা নিয়ে উত্তর প্রদেশ রাজ্যটি গঠিত হয়েছে ?", "answers": [{"text": "৭৫", "start_byte": 1314, "limit_byte": 1320}]} {"id": "6774080422571510839-8", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "পবিত্র ঋগ্বেদ হচ্ছে সবচেয়ে প্রাচীনতম বেদ এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ জীবিত ভারতীয় লেখা। এই গ্রন্থটি মূলত ১০টি পুস্তক(সংস্তৃত: मण्डल) এ বিভক্ত যা ১,০২৮ টি বৈদিক সংস্কৃত সূক্তের সমন্বয়। ঋগ্বেদে মোট ১০, ৫৫২টি ঋক বা মন্ত্র রয়েছে।[21][22][23] \"ঋক\" বা স্তুতি গানের সংকলন হল ঋগ্বেদ সংহিতা।\nঈশ্বর, দেবতা ও প্রকৃতি বিষয়ক আলোচনা ঋগবেদে প্রাধান্য পেয়েছে।", "question_text": "হিন্দুধর্মের সর্বোচ্চ ধর্মগ্রন্থ বেদের প্রথম ভাগের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ঋগ্বেদ", "start_byte": 19, "limit_byte": 37}]} {"id": "4248101848331145319-2", "language": "bengali", "document_title": "জোকো উইদোদো", "passage_text": "২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ মার্চ ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে তার দলের তরফ থেকে তার নাম ঘোষিত হয়।[5] সে বছরের ৯ জুলাই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ফলাফল নিয়ে কিছু বিতর্কের পর ২২ জুলাই নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি হিসেবে তার নাম ঘোষিত হয়। ইতিপূর্বে তার প্রতিপক্ষ প্রাবুয়ু সুবিয়ান্তো জুজুহাদিকুসুমুর বিপক্ষে ৫৩% এর বেশি ভোট পাওয়ায় তিনি ইন্দোনেশিয়ার নির্বাচন কমিশন কর্তৃক বিজয়ী ঘোষিত হয়েছিলেন। গণনা শেষ হওয়ার পূর্বে সুবিয়ান্তো প্রশ্ন তোলেন এবং নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।[6]", "question_text": "জোকো \"জোকোউয়ি\" উইদোদো কত সালে ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন ?", "answers": [{"text": "২০১৪", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "5547413262777971997-0", "language": "bengali", "document_title": "সীয়িং রেড (ডেক্সটার)", "passage_text": "\nসীয়িং রেড মার্কিন টেলিভিশন নাটক সিরিজ ডেক্সটারের প্রথম মৌসুমের দশম পর্ব। ২০০৬ সালের ৩রা ডিসেম্বর এটি শো টাইমে সর্বপ্রথম প্রচারিত হয়।[1] পর্বটি লিখেছিলেন কেভিন আর. মেনার্ড এবং পরিচালনা করেছিলেন মাইকেল কুয়েস্তা। পর্বটিতে মায়ামি হোমিসাইড ডিপার্টমেন্টের দল একটি রক্তাক্ত অপরাধ এলাকা পরিদর্শন করে। সেখানে বিশেষজ্ঞ ডেক্সটার মর্গান ( মাইকেল সি. হল) নিজের ছোটবেলার  আঘাতমূলক স্মৃতির মুখোমুখি হয়। অন্যদিকে, ডেক্সটারের গার্লফ্রেন্ড রিটা বেনেট (জুলি বেঞ্জ) কে তার প্রাক্তন স্বামী পল বেনেট (মার্ক পেলেগ্রিনো) কে হামলার দায়ে অভিযুক্ত  এবং তার বাচ্চাদের নিজের কাছে রাখার আইনগত হারানোর ঝুঁকির সম্মুখীন হয়। গোয়েন্দা এঞ্জেল বাতিস্তা (ডেভিড জায়াস) আইস ট্রাক খুনী \"শারীরিকভাবে বিকলাঙ্গের প্রতি যৌনতার জন্য আকৃষ্ট\" বলে ইঙ্গিত পায়।", "question_text": "মার্কিন টেলিভিশন নাটক সিরিজ 'ডেক্সটার'এর পরিচালক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মাইকেল কুয়েস্তা", "start_byte": 520, "limit_byte": 566}]} {"id": "-3046893340201997707-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারতরত্ন", "passage_text": "১৯৫৪ সালে রাজনীতিবিদ চক্রবর্তী রাজাগোপালাচারী, দার্শনিক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন ও বিজ্ঞানী চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন ভারতরত্ন সম্মান পান। তারাই ছিলেন এই সম্মানের প্রথম প্রাপক। তারপর থেকে ৪৫ জন ব্যক্তি এই সম্মান পেয়েছেন। এদের মধ্যে ১২ জনকে মরণোত্তর ভারতরত্ন সম্মান দেওয়া হয়েছে। প্রথম দিকে মরণোত্তর ভারতরত্ন প্রদানের ব্যবস্থা না থাকলেও ১৯৫৫ সালের জানুয়ারি মাসে নিয়ম পরিবর্তন করা হয়। ১৯৬৬ সালে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রী প্রথম মরণোত্তর ভারতরত্ন সম্মান পান। ২০১৩ সালে ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকর ৪০ বছর বয়সে ভারতরত্ন সম্মান পান। তিনিই কনিষ্ঠতম ভারতরত্ন প্রাপক। অন্যদিকে ধোন্দো কেশব কার্ভেকে তার ১০০তম জন্মদিনে ভারতরত্ন সম্মান দেওয়া হয়। সাধারণত ভারতীয় নাগরিকদের এই সম্মান দেওয়া হয়ে থাকে। তবে ১৯৮০ সালে বিদেশি-বংশোদ্ভুত ভারতীয় নাগরিক মাদার টেরেসা ভারতরত্ন সম্মান পান। এছাড়া দু-জন বিদেশি নাগরিককেও ভারতরত্ন সম্মান প্রদান করা হয়েছিল। ১৯৮৭ সালে পাকিস্তানি নাগরিক খান আবদুল গফফর খান এবং ১৯৯০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি নেলসন ম্যান্ডেলা ভারতরত্ন সম্মান পান। ২০১৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর ভারত সরকার স্বাধীনতা সংগ্রামী মদনমোহন মালব্য (মরণোত্তর) ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীকে এই সম্মান দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন।", "question_text": "সর্বপ্রথম কোন ব্যাক্তি ভারতরত্ন পুরস্কারটি পান ?", "answers": [{"text": "চক্রবর্তী রাজাগোপালাচারী, দার্শনিক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন ও বিজ্ঞানী চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন", "start_byte": 57, "limit_byte": 304}]} {"id": "-4220513316963063344-36", "language": "bengali", "document_title": "সৌরজগৎ", "passage_text": "ইউরেনাসইউরেনাসের ভর পৃথিবীর ১৪ গুণ। কিন্তু বহিঃস্থ গ্রহগুলোর মধ্যে এটিই সবচেয়ে হালকা। এই গ্রহের নিজ অক্ষের চারদিকে পরিভ্রমণ অক্ষ সূর্যের চারদিকে আবর্তন অক্ষের প্রায় সমতলে অবস্থিত। এ কারণে সেখানে কোন ঋতু পরিবর্তন ঘটে না। এর অ্যাক্সিয়াল টিল্ট ও ভূকক্ষের মধ্যবর্তী কোণ ৯০°'র চেয়ে বেশি। অন্যান্য গ্যাস দানবের চেয়ে এর কেন্দ্রের তাপমাত্রা কম বলে সে মহাকাশে তুলনামূলকভাবে কম তাপ বিকিরণ করে। এর জানা উপগ্রহের সংখ্যা ২৭টি। এর মধ্যে বড় উপগ্রহগুলি হচ্ছে টাইটানিয়া, ওবেরন, আমব্রিয়েল, এরিয়েল ও মিরান্ডা।", "question_text": "ইউরেনাস-এর মোট কয়টি উপগ্রহ আছে ?", "answers": [{"text": "২৭", "start_byte": 1108, "limit_byte": 1114}]} {"id": "3362574084514016829-29", "language": "bengali", "document_title": "শিব", "passage_text": "পবিত্র গঙ্গা: হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, গঙ্গা নদীর উৎস শিবের জটা।[94] এই কারণে শিবের অপর নাম গঙ্গাধর।[95][96]\nব্যাঘ্রচর্ম: শিবের পরিধেয় বস্ত্র ব্যাঘ্রচর্ম বা বাঘছাল। এই কারণে শিবের অপর নাম কৃত্তিবাস।[82] শিব ব্যাঘ্রচর্মের আসনের উপর উপবিষ্টও থাকেন। উল্লেখ্য, ব্যাঘ্রচর্মের আসন ছিল প্রাচীন ভারতের ব্রহ্মর্ষিদের জন্য রক্ষিত একটি বিশেষ সম্মান।[97]\nসর্প: শিবের গলায় একটি সাপ সর্বদা শোভা পায়।[98]\nত্রিশূল: শিবের অস্ত্র হল ত্রিশূল।[82]\nডমরু: শিবের হাতে ডমরু নামে একপ্রকার বাদ্যযন্ত্র শোভা পায়।[99][100] নটরাজ নামে পরিচিত শিবে নৃত্যরত মূর্তির এটি একটি বিশিষ্ট দিক।[101] ডমরুধারণের জন্য নির্দিষ্ট একটি মুদ্রা বা হস্তভঙ্গিমা ডমরুহস্ত নামে পরিচিত।[102] ডমরু কাপালিক সম্প্রদায়ের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।[103]\nনন্দী: নন্দী নামে একটি পৌরাণিক ষাঁড় শিবের বাহন।[104][105] শিবকে পশুদের দেবতা মনে করা হয়। তাই তাঁর অপর নাম পশুপতি (সংস্কৃত: पशुपति)।[106] আর. কে. শর্মার মতে, পশুপতি শব্দটির অর্থ \"গবাদি পশুর দেবতা\"।[106] অন্যদিকে ক্র্যামরিক এই নামটিকে প্রাচীন রুদ্রের অভিধা আখ্যা দিয়ে এর অর্থ করেছেন \"পশুদের দেবতা\"।[107]\nগণ: শিবের অনুচরদের গণ বলা হয়। এঁদের নিবাসও কৈলাস। এঁদের ভৌতিক প্রকৃতি অনুসারে ভূতগণ নামেও অভিহিত করা হয়। এঁরা সাধারণত দয়ালু। কেবল কোনো কারণে তাঁদের প্রভু ক্রুদ্ধ হলে এঁরা প্রভুর সঙ্গে ধ্বংসলীলায় মেতে ওঠেন। শিব স্বীয় পুত্র গণেশকে তাঁদের নেতা মনোনীত করেন। এই কারণেই গণেশ গণপতি নামে অভিহিত হন।[108]\nকৈলাস: হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, শিবের অধিষ্ঠান হিমালয়ের কৈলাস পর্বতে।[82] হিন্দুপুরাণ অনুসারে, লিঙ্গাকার কৈলাস পর্বত মহাবিশ্বের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত।[109]\nবারাণসী: বারাণসী শিবের প্রিয় নগরী। এই নগরী হিন্দুদের পবিত্রতম তীর্থগুলির অন্যতম। হিন্দু ধর্মগ্রন্থে এই নগরী কাশীধাম নামে পরিচিত।[110]", "question_text": "হিন্দু পুরান মতে শিবের বাহন কে ?", "answers": [{"text": "ষাঁড়", "start_byte": 1883, "limit_byte": 1898}]} {"id": "-7499938041658392325-1", "language": "bengali", "document_title": "ঈশ্বর", "passage_text": "ঈশ্বর (English: God) হল জাগতিক ক্ষমতার সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থানকারী কোন অস্তিত্ব । অনেকের মতে , এই মহাবিশ্বের জীব ও জড় সমস্তকিছুর সৃষ্টিকর্তা ও নিয়ন্ত্রক আছে মনে করা হয় । এ অস্তিত্বে বিশ্বাসীগণ ঈশ্বরের উপাসনা করে , তাদেরকে আস্তিক বলা হয় । আর অনেকে এ ধারণাকে অস্বীকার করে , এদেরকে বলা হয় নাস্তিক ।", "question_text": "যাঁরা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন তাঁদের এককথায় কী বলা হয় ?", "answers": [{"text": "আস্তিক", "start_byte": 581, "limit_byte": 599}]} {"id": "6253741876386922509-4", "language": "bengali", "document_title": "তাল (সঙ্গীত)", "passage_text": "যে সব তালের পদবিভাগ গুলি সমান মাত্রার দ্বারা গঠিত,তাকে সমপদী তাল বলে। যেমন: দাদরা তালটি ০৬ মাত্রা দ্বারা গঠিত,এর পদবিভাগটি হচ্ছে-- ধা ধি না । না তি না।। আর্থাৎ তিন তিন করে সামান মাত্রা নিয়ে এর পদবিভাজন করা হযেছে। কাহারবা,ত্রিতাল,চৌতাল ইত্যাদিও সমপদী তাল। যে সব তালের পদবিভাগ গুলি অসমান সেই সব তালকে বিসমপদী তাল বলা হয়। যেমন তেওড়া তালটি ০৭ মাত্রার এবং এর পদবিভাজনটি হচ্ছে-- ধা ধি না । ধি না । ধি না ।। অর্থাৎ তিন দুই দুই করে অসমান ভাবে পদ বিভাজন করা হয়েছে। ঝাপতাল, ধামার ইত্যদিও বিসমপদী তাল। সমান সংখ্যক মাত্রা বিশিষ্ট যে কোন বোল বা বাণী পর পর তিনবার বাজিয়ে গদের মুখে আসাকে তিহাই বলে। তেহাই দুই প্রকার। যথা: দমদার তেহাই ও বেদমদার তেহাই। যে তেহাই এর মধ্যবর্তী সময়ে দম নেয়ার অবকাশ থাকে তাকে দমদার তেহাই বলে। যে তেহাই এর মধ্যবর্তী সময়ে দম নেয়ার অবকাশ থাকেনা তাকে বেদমদার তেহাই কলে।", "question_text": "দাদরা তাল কত মাত্রা বিশিষ্ট ?", "answers": [{"text": "৬", "start_byte": 233, "limit_byte": 236}]} {"id": "3159108890955061954-0", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "passage_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৭ই মে, ১৮৬১ - ৭ই আগস্ট, ১৯৪১)[1] (২৫শে বৈশাখ, ১২৬৮ - ২২শে শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)[1] ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।[2] তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।[3] রবীন্দ্রনাথকে গুরুদেব, কবিগুরু ও বিশ্বকবি অভিধায় ভূষিত করা হয়।[4] রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ,[5] ৩৮টি নাটক,[6] ১৩টি উপন্যাস[7] ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন[8] তাঁর জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তাঁর সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প[9] ও ১৯১৫টি গান[10] যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে।[11] রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত।[12] এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন।[13] রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[14]", "question_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯১৩", "start_byte": 2391, "limit_byte": 2403}]} {"id": "7554185182653449052-1", "language": "bengali", "document_title": "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ", "passage_text": "ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ১৯৮৭ সালে ১৩ মার্চ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়।[1][2] সর্বপ্রথম এই সংগঠন ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন নামে আত্মপ্রকাশ করে। তৎকালীন সময়ে সংগঠনটি আমির নির্বাচিত হন মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করিম ও সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন ব্যারিষ্টার কোরবান আলী।", "question_text": "বিপ্লবী ইসলামী আন্দোলনের সূচনা কত সালে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৮৭", "start_byte": 66, "limit_byte": 78}]} {"id": "2542134646344064107-16", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠা হয় কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমা (বর্তমানে জেলা) বৈদ্যনাথতলার অন্তর্গত ভবেরপাড়া (বর্তমান মুজিবনগর) গ্রামে। শেখ মুজিবুর রহমান এর অনুপস্থিতিতে তাঁকে রাষ্ট্রপতি করে সরকার গঠন করা হয়। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব অর্পিত হয় তাজউদ্দিন আহমদের উপর।[33] বাংলাদেশের প্রথম সরকার দেশি-বিদেশি সাংবাদিকের সামনে শপথ গ্রহণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব পালন শুরু করে। এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে ২৬ মার্চ হতে বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে ঘোষণা করা হয়।", "question_text": "১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "সৈয়দ নজরুল ইসলাম", "start_byte": 852, "limit_byte": 899}]} {"id": "1198865683573515243-0", "language": "bengali", "document_title": "দক্ষিণ কোরিয়া", "passage_text": "দক্ষিণ কোরিয়া উত্তর-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ যা কোরীয় উপদ্বীপের দক্ষিণ অংশটি নিয়ে গঠিত। এর সরকারি নাম কোরীয় প্রজাতন্ত্র (Korean: 대한민국 দাএ-হান্-মিন্-‌গুক্‌)। দক্ষিণ কোরিয়ার উত্তরে উত্তর কোরিয়া, পূর্বে জাপান সাগর, দক্ষিণে ও দক্ষিণ-পূর্বে কোরিয়া প্রণালী, যা জাপান থেকে দেশটিকে পৃথক করেছে, এবং পশ্চিমে পীত সাগর। সিউল হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়ার বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।", "question_text": "দক্ষিণ কোরিয়ার বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "সিউল", "start_byte": 815, "limit_byte": 827}]} {"id": "-4547441107794025432-0", "language": "bengali", "document_title": "কৃষ্ণ", "passage_text": "কৃষ্ণ (সংস্কৃত: कृष्ण) হলেন হিন্দু ধর্মানুসারীদের আরাধ্য বিশিষ্ট একজন দেবতা। তিনি ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার রূপে খ্যাত। কখনো কখনো তাঁকে সর্বোচ্চ ঈশ্বর ('পরম সত্ত্বা') অভিধায় ভূষিত করা হয় এবং হিন্দুদের অন্যতম প্রধান ধর্মগ্রন্থ ভগবদ্গীতার প্রবর্তক হিসাবে মান্য করা হয়। হিন্দু বর্ষপঞ্জী অনুসারে প্রতিবছর ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী (জন্মাষ্টমী) তিথিতে তাঁর জন্মোৎসব পালন করা হয়।", "question_text": "পুরাণ মতে শ্রীকৃষ্ণের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী (জন্মাষ্টমী) তিথিতে", "start_byte": 812, "limit_byte": 947}]} {"id": "-2318001634567614561-38", "language": "bengali", "document_title": "মহান আলেকজান্ডার", "passage_text": "আলেকজান্ডার ৩২৩ খ্রিষ্টপূর্ব জুন মাসের ১১ অথবা ১২ তারিখে ব্যাবিলনে দ্বিতীয় নেবুচাদনেজারের প্রাসাদে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল ৩২ বছর।[117]", "question_text": "আলেকজান্ডারের মৃত্যু কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "ব্যাবিলনে দ্বিতীয় নেবুচাদনেজারের প্রাসাদে", "start_byte": 153, "limit_byte": 273}]} {"id": "5618958360578315395-4", "language": "bengali", "document_title": "খালেদা জিয়া", "passage_text": "খালেদা জিয়ার স্কুলজীবন শুরু হয় পাঁচ বছর বয়সে দিনাজপুরের মিশন স্কুলে। এরপর দিনাজপুর গার্লস স্কুলে ভর্তি হন। তিনি এই স্কুল থেকেই অষ্টম শ্রেণী পাশ করেন।", "question_text": "বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা কত ছিল ?", "answers": [{"text": "অষ্টম শ্রেণী পাশ", "start_byte": 348, "limit_byte": 392}]} {"id": "-3794601659297720355-1", "language": "bengali", "document_title": "সঞ্জয় লীলা বনশালি", "passage_text": "বনশালি ১৯৬৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ভারতের মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা চলচ্চিত্র নির্মাতা নবিন বনশালি এবং মাতা লীলা বনশালি। তার \"লীলা\" নামটি তিনি তার মায়ের নাম থেকে গ্রহণ করেন। নবিন বনশালি অ্যালকোহলে আসক্ত হয়ে পরে এবং একেবারে হাল ছেড়ে দেন। বনশালির বোন বেলা সেগাল।", "question_text": "সঞ্জয় লীলা ভন্সালীর মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "লীলা বনশালি", "start_byte": 314, "limit_byte": 345}]} {"id": "-5004247539426064216-2", "language": "bengali", "document_title": "ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২১টি আসরে কেবল ৮টি জাতীয় দল বিশ্বকাপ শিরোপা জিতেছে। বর্তমান শিরোপাধারী চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স । দ্বিতীয়বার জয়ী ১৯৯৮ , ২০১৮ । ৫ বার বিশ্বকাপ জিতে ব্রাজিল হচ্ছে বিশ্বকাপের সফলতম দল। জার্মানি ও ইতালি ৪টি শিরোপা নিয়ে যৌথভাবে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। অন্যান্যদের মধ্যে উরুগুয়ে (প্রথম বিশ্বকাপ জয়ী), আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স দু’বার করে এবং ইংল্যান্ড ও স্পেন একবার করে শিরোপা জিতেছে।", "question_text": "২০১৮ সাল পর্যন্ত আর্জেন্টিনা মোট কতবার ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছে ?", "answers": [{"text": "একবার", "start_byte": 995, "limit_byte": 1010}]} {"id": "-6348043282785528684-10", "language": "bengali", "document_title": "হু ইয়াওবাং", "passage_text": "বেইজিংয়ের বাবাওশানে জ্যেষ্ঠ দলীয় কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষিত সমাধিক্ষেত্রে তাঁকে সমাহিত করা হয়। কিন্তু তাঁর স্ত্রী লি ঝাও হু’র সমাধির অবস্থান নিয়ে অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন।", "question_text": "হু ইয়াওবাং-এর স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "লি ঝাও হু", "start_byte": 321, "limit_byte": 344}]} {"id": "215764160317430364-3", "language": "bengali", "document_title": "নরেন্দ্র মোদী", "passage_text": "নরেন্দ মোদী ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ই সেপ্টেম্বর বম্বে প্রেসিডেন্সির (বর্তমান গুজরাট রাজ্যের) মহেসানা জেলার বড়নগর নামক স্থানে ঘাঞ্চী তেলী সম্প্রদায়ের এক নিম্নবর্গের পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[17][18][19][20][21] তিনি তাঁর পিতামাতার চার সন্তানের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন।[22] তাঁর পিতার নাম দামোদারদাস মূলচাঁদ মোদী ও মায়ের নাম হীরাবেন মোদী। বড়নগর রেলস্টেশনে তিনি তাঁর পিতাকে চা বিক্রি করতে সহায়তা করতেন এবং কৈশোরে বাস স্ট্যান্ডের কাছে ভাইয়ের সাথে চা বিক্রি করুতেন।[23][24] পুরো পরিবার একটি ছোট ৪০ ফুট X ১২ ফুট মাপের একতলা বাড়িতে বসবাস করতেন।[25] তিনি এই শহরেই একজন সাধারণ মানের ছাত্র হিসেবে তাঁর বিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করেন।[23][26]", "question_text": "যশোদাবেন নরেন্দ্রভাই মোদীর পেশা কী ছিল ?", "answers": [{"text": "চা বিক্রি", "start_byte": 1149, "limit_byte": 1174}]} {"id": "4908844406111824569-11", "language": "bengali", "document_title": "মালয়েশিয়া", "passage_text": "মালয় ভাষা মালয়েশিয়ার সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় অর্ধেক সংখ্যক লোক মালয় ভাষাতে কথা বলে। । মালয়েশিয়াতে আরও প্রায় ১৩০টি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে চীনা ভাষার বিভিন্ন উপভাষা, বুগিনীয় ভাষা, দায়াক ভাষা, জাভানীয় ভাষা এবং তামিল ভাষা উল্লেখযোগ্য। বাজার মালয় ভাষা বহুজাতিক বাজারের ভাষা হিসেবে প্রচলিত এবং সাবাহ প্রদেশে সার্বজনীন ভাষা বা লিঙ্গুয়া ফ্রাংকা হিসেবে ব্যবহৃত।\nআনুষ্ঠানিক ভাষা বাহাসা মালয়েশিয়া। তবে বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মানুষ নিজ নিজ ভাষায়কথা বলে। দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে স্কুল পর্যায় থেকেই ইংরেজী শেখানো হয়। দৈনন্দিন যোগাযোগ এবং ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ইংরেজীর বহুল ব্যবহার আছে।", "question_text": "২০১৮ সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়াতে মোট কতগুলো ভাষার প্রচলন আছে ?", "answers": [{"text": "১৩০", "start_byte": 321, "limit_byte": 330}]} {"id": "-6960138209200983794-1", "language": "bengali", "document_title": "গীতাঞ্জলি", "passage_text": "১৯১২ সালে রবীন্দ্রনাথের সং অফারিংস (ইংরেজি: Song Offerings) কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। এতে গীতাঞ্জলি ও সমসাময়িক আরও কয়েকটি কাব্যগ্রন্থের কবিতা রবীন্দ্রনাথ নিজে অনুবাদ করে প্রকাশ করেন। ১৯১৩ সালে ইংরেজি কাব্যগ্রন্থটির জন্য রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন।", "question_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কোন গ্রন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন ?", "answers": [{"text": "সং অফারিংস", "start_byte": 66, "limit_byte": 94}]} {"id": "-736392574862264291-0", "language": "bengali", "document_title": "আদি পুস্তক", "passage_text": "\nআদি পুস্তক (ল্যাটিন ভাষায়ঃ Vulgate, অনুকরণ বা লিপান্তরিত করা হয়েছে গ্রিক শব্দঃ γένεσις হতে, অর্থঃ \"আদি\"; হিব্রু ভাষায়ঃ בְּרֵאשִׁית‬, Bərēšīṯ, \"সূচনায়\") হিব্রু বাইবেল (তানাখ) ও খ্রিস্টীয় পুরাতন নিয়মের প্রথম পুস্তক।[1] \nএকে দুইটি অংশে ভাগ করা যায়, প্রারম্ভিক ইতিহাস(অধ্যায় ১-১১) ও বংশানুক্রমিক ইতিহাস (অধ্যায় ১২-৫০)।[2] আদি ইতিহাসে স্রষ্টার সাথে দেবতা এবং মানবজাতির সম্পর্কের প্রকৃতি সম্বন্ধে লেখক(দের) ধারণা সজ্জিত হয়েছেঃ প্রভু জগত সৃষ্টি করেছেন যা মানবজাতির জন্য অনুকূল ও মানানসই, কিন্তু যখন মানুষ পাপের দ্বারা একে দূষিত করে ফেলে ,তখন প্রভু তার সৃষ্টিকে ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত নেন, কেবলমাত্র সত্যপন্থী নূহকে রক্ষা করেন, যাতে করে প্রভু ও মানুষের মধ্যকার সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা যায়।[3] বংশানুক্রমিক ইতিহাসে (অধ্যায় ১২-৫০) প্রাগৈতিহাসিক ইসরাইল ও প্রভুর বাছাইকৃত লোকদের কথা বলা হয়েছে।[4] প্রভুর নির্দেশে নূহের বংশধর ইব্রাহিম নিজ আবাস থেকে কেনানে যাত্রা করেন। এটি প্রভুর পক্ষ থেকে তাকে দেওয়া হয়, যেখানে তিনি একজন বিদেশি হিসেবে বসবাস শুরু করেন, তদ্রুপ তার সন্তান ইসহাক ও পৌত্র ইয়াকুব ও। ইয়াকুবের নাম পরিবর্তিত হয়ে ইসরাইল হয় এবং তার পুত্র ইউসুফের মাধ্যমে ইসরাইলের পুত্রগণ মিশরে প্রবেশ করেন, যারা স্বপরিবারে মোট সত্তর জন ছিলেন। প্রভু তাদেরকে মহান এক ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি দেন। ইসরাইল মিশরে পৌঁছানোর মাধ্যমে আদি পুস্তকের পরিসমাপ্তি ঘটে এবং মূসার আগমন ও যাত্রাপুস্তকের প্রস্তুতি শুরু হয়।এই আখ্যানে প্রভূর সাথে কতগুলো অঙ্গীকার পরম্পরার উপর জোর দেওয়া হয়েছে, যা ক্রমান্বয়ে সমগ্র মানবজাতি (নূহের সাথে কৃত অঙ্গীকারনামা) থেকে সংকুচিত হয়ে একটিমাত্র সম্প্রদায়ে (ইব্রাহিম এবং ইসহাক,ইয়াকুবের মাধ্যমে তাঁর বংশধরদের) সাথে বিশেষ সম্পর্কে পরিণত হয়।[5]", "question_text": "আদি পুস্তক হিব্রু বাইবেলের প্রথম অংশটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "তানাখ", "start_byte": 404, "limit_byte": 419}]} {"id": "-4812776916039298869-29", "language": "bengali", "document_title": "শিব", "passage_text": "পবিত্র গঙ্গা: হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, গঙ্গা নদীর উৎস শিবের জটা।[94] এই কারণে শিবের অপর নাম গঙ্গাধর।[95][96]\nব্যাঘ্রচর্ম: শিবের পরিধেয় বস্ত্র ব্যাঘ্রচর্ম বা বাঘছাল। এই কারণে শিবের অপর নাম কৃত্তিবাস।[82] শিব ব্যাঘ্রচর্মের আসনের উপর উপবিষ্টও থাকেন। উল্লেখ্য, ব্যাঘ্রচর্মের আসন ছিল প্রাচীন ভারতের ব্রহ্মর্ষিদের জন্য রক্ষিত একটি বিশেষ সম্মান।[97]\nসর্প: শিবের গলায় একটি সাপ সর্বদা শোভা পায়।[98]\nত্রিশূল: শিবের অস্ত্র হল ত্রিশূল।[82]\nডমরু: শিবের হাতে ডমরু নামে একপ্রকার বাদ্যযন্ত্র শোভা পায়।[99][100] নটরাজ নামে পরিচিত শিবে নৃত্যরত মূর্তির এটি একটি বিশিষ্ট দিক।[101] ডমরুধারণের জন্য নির্দিষ্ট একটি মুদ্রা বা হস্তভঙ্গিমা ডমরুহস্ত নামে পরিচিত।[102] ডমরু কাপালিক সম্প্রদায়ের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।[103]\nনন্দী: নন্দী নামে একটি পৌরাণিক ষাঁড় শিবের বাহন।[104][105] শিবকে পশুদের দেবতা মনে করা হয়। তাই তাঁর অপর নাম পশুপতি (সংস্কৃত: पशुपति)।[106] আর. কে. শর্মার মতে, পশুপতি শব্দটির অর্থ \"গবাদি পশুর দেবতা\"।[106] অন্যদিকে ক্র্যামরিক এই নামটিকে প্রাচীন রুদ্রের অভিধা আখ্যা দিয়ে এর অর্থ করেছেন \"পশুদের দেবতা\"।[107]\nগণ: শিবের অনুচরদের গণ বলা হয়। এঁদের নিবাসও কৈলাস। এঁদের ভৌতিক প্রকৃতি অনুসারে ভূতগণ নামেও অভিহিত করা হয়। এঁরা সাধারণত দয়ালু। কেবল কোনো কারণে তাঁদের প্রভু ক্রুদ্ধ হলে এঁরা প্রভুর সঙ্গে ধ্বংসলীলায় মেতে ওঠেন। শিব স্বীয় পুত্র গণেশকে তাঁদের নেতা মনোনীত করেন। এই কারণেই গণেশ গণপতি নামে অভিহিত হন।[108]\nকৈলাস: হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, শিবের অধিষ্ঠান হিমালয়ের কৈলাস পর্বতে।[82] হিন্দুপুরাণ অনুসারে, লিঙ্গাকার কৈলাস পর্বত মহাবিশ্বের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত।[109]\nবারাণসী: বারাণসী শিবের প্রিয় নগরী। এই নগরী হিন্দুদের পবিত্রতম তীর্থগুলির অন্যতম। হিন্দু ধর্মগ্রন্থে এই নগরী কাশীধাম নামে পরিচিত।[110]", "question_text": "হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী শিব তাঁর জটায় কাকে ধারণ করেছেন ?", "answers": [{"text": "গঙ্গা নদী", "start_byte": 103, "limit_byte": 128}]} {"id": "5961611272738721572-1", "language": "bengali", "document_title": "মুর্শিদাবাদ জেলা", "passage_text": "বাংলার নবাব মুর্শিদ কুলি খানের নাম অনুসারে মুর্শিদাবাদ শহর এবং জেলার নামকরণ হয়েছে।[2] এটি নবাবী আমলে বাংলার (বর্তমানে বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশ) প্রশাসনিক কেন্দ্র ছিল।", "question_text": "কার নাম অনুসারে মুর্শিদাবাদ জেলার নামকরণ করা হয়েছে ?", "answers": [{"text": "মুর্শিদ কুলি খানের", "start_byte": 32, "limit_byte": 82}]} {"id": "-3055223692609653115-0", "language": "bengali", "document_title": "আলি খামেনেই", "passage_text": "সৈয়দ আলী হোসেনী খামেনেয়ী (Persian: سید علی حسینی خامنه‌ای‎; জন্ম: ১৭ জুলাই ১৯৩৯)[1] হলেন ইরানের বর্তমান (২য়) সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা[2] এবং ইরানের ৮ কোটি শিয়া মুসলমানের আধ্যাত্মিক নেতা।[2][3] ১৩ অক্টোবর ১৯৮১ থেকে ৩ আগস্ট ১৯৮৯ পর্যন্ত তিনি ইরানের ৩য় রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ফোর্বস সাময়িকী ২০১২ সালে তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী ২১ জনের মধ্যে স্থান দেয়। [4]", "question_text": "বর্তমানে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা কে ?", "answers": [{"text": "সৈয়দ আলী হোসেনী খামেনেয়ী", "start_byte": 0, "limit_byte": 72}]} {"id": "-1075882060025328766-0", "language": "bengali", "document_title": "হাঙ্গর", "passage_text": "হাঙ্গর বা হাঙর (ইংরেজি: Shark) তরুণাস্থিবিশিষ্ট এক ধরণের সামুদ্রিক মাছের প্রায় ২২৫টি প্রজাতির জন্য ব্যবহৃত সাধারণ নাম। পৃথিবীর প্রায় সকল সাগর-মহাসাগরে এদের অস্তিত্ব থাকলেও মূলত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এবং অর্ধ-গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে এদের প্রাচুর্য দেখা যায়। কয়েকটি প্রজাতি সমুদ্র উপকূলে বসবাস করলেও অধিকাংশ গভীর সমুদ্রের উপরের তলে বসবাস করে। গভীর সমুদ্রে বসবাসকারী কিছু প্রজাতি আলোদায়ক অর্থাৎ আলো বিচ্ছুরণ করতে পারে। ধ্বংস এবং পরজীবীর হাত থেকে রক্ষার জন্য এদের দেহত্বকীয় ডেন্টিক্‌ল রয়েছে। এই ডেন্টিক্‌লের কারণে এদের প্রবাহী গতিবিদ্যায়ও প্রভূত সহায়তা হয়ে থাকে। এছাড়া তাদের প্রতিস্থাপনযোগ্য দাঁত রয়েছে। দাঁতগুলো খুব সুন্দর এবং প্রাচীন হাঙ্গরের এই একটি বৈশিষ্ট্যই তাদের মধ্যে রয়েছে। এদের প্রজাতিতে ব্যাপক তারতম্য পরিলক্ষিত হয়। এক হাতের সমান আকারের পিগমি হাঙ্গর রয়েছে, যেমন: Euprotomicrus bispinatus নামক গভীর সমুদ্রের হাঙ্গরের দৈর্ঘ্য মাত্র ২২ সেমি তথা ৯ ইঞ্চি। আবার তিমি হাঙ্গর হল বৃহত্তম মাছ যারা প্রায় ১২ মিটারের (৩৯ ফিট) মত লম্বা হতে পারে। যেমন: Rhincodon typus নামক প্রজাতিটি। Carcharhinus leucas প্রজাতিটি ষাঁড় হাঙ্গর হিসেবে পরিচিত। এই ষাঁড় হাঙ্গরই একমাত্র লবণাক্ত এবং মিঠা - উভয় পানিতে এমনকি ডেল্টার ভিতরেও সাঁতার কাটতে পারে।[1]", "question_text": "পৃথিবীতে মোট কত প্রজাতির হাঙর আছে ?", "answers": [{"text": "২২৫টি", "start_byte": 202, "limit_byte": 217}]} {"id": "-913023440866391207-7", "language": "bengali", "document_title": "প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার", "passage_text": "রামকৃষ্ণ বিশ্বাসের ফাঁসীর পর আরো প্রায় নয় মাসের মতো প্রীতিলতাকে কলকাতায় থেকে যেতে হয় বি এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য।[52] পরীক্ষা দিয়ে প্রীতিলতা কলকাতা থেকে চট্টগ্রামে বাড়ি এসে দেখেন তাঁর পিতার চাকরি নাই। সংসারের অর্থকষ্ট মেটানোর জন্য শিক্ষকতাকে তিনি পেশা হিসাবে গ্রহণ করেন।[53] চট্টগ্রামে বিশিষ্ট দানশীল ব্যাক্তিত্ব অপর্ণাচরণ দে’র সহযোগিতায় তখন নন্দনকাননে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল নন্দনকানন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় (বর্তমানে অপর্ণাচরণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়)। তিনি এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক পদে নিযুক্ত হন।[54] স্কুলে যাওয়া, প্রাইভেট পড়ানো, মাকে সাংসারিক কাজে সাহায্য করে তাঁর দিনগুলো কাটছিল। কিন্তু তিনি লিখেছেন “১৯৩২ সালে বি এ পরীক্ষার পর মাষ্টারদার সাথে দেখা করবই এই প্রত্যয় নিয়ে বাড়ী ফিরে এলাম”।[52] বিপ্লবী মাষ্টারদা সূর্য সেনের সাথে সাক্ষাতের আগ্রহের কথা তিনি কল্পনা দত্তকে বলেন। প্রীতিলতা কলকাতা থেকে আসার এক বছর আগে থেকেই কল্পনা দত্ত বেথুন কলেজ থেকে বদলী হয়ে চট্টগ্রাম কলেজে বি এস সি ক্লাসে ভর্তি হন। সেজন্য প্রীতিলতার আগেই কল্পনা দত্তের সাথে মাষ্টারদার দেখা হয়।[55] ১৯৩১ সালে এই গোপন সাক্ষাতের সময় আত্মগোপনে থাকা মাষ্টারদার সাথে ছিলেন বিপ্লবী নির্মল সেন, তারকেশ্বর দস্তিদার, শৈলেশ্বর চক্রবর্তী এবং কালীকিংকর দে।[51] মাষ্টারদা ঐ সাক্ষাতের সময় কল্পনা দত্তের কাছ থেকে প্রীতিলতা সম্পর্কিত খোঁজ খবর জানতে চান।[56] এরমধ্যে একবার মাষ্টারদার সংগঠন চালানোর জন্য জরুরি ভিত্তিতে কিছু অর্থের প্রয়োজন দেখা দিল। প্রীতিলতার বাবা সংসারের খরচ চালানোর জন্য মাসিক বেতনের পুরো টাকাটা প্রীতিলতার হাতে দিতেন। তিনি ঐ টাকাটা সংগঠনের কাজে দিয়ে দিতে চাইলেন। কিন্তু তা নিতে কল্পনা দত্ত আপত্তি করায় প্রীতিলতা কেঁদে বলেন “গরিব দেখে আমাদের টাকা নিতে চান না। আমি যে নিষ্ঠাবান কর্মী হতে পারব তার প্রমাণ করার সুযোগও কি আমায় দেবেন না?”।[57][58] প্রীতিলতার প্রবল আগ্রহের কারণেই কল্পনা দত্ত একদিন রাতে গ্রামের এক ছোট্ট কুটিরে তাঁর সাথে নির্মল সেনের পরিচয় করিয়ে দেন। ১৯৩২ সালের মে মাসের গোড়ার দিকে ঐ সাক্ষাতে নির্মল সেন প্রীতিলতাকে পরিবারের প্রতি কেমন টান আছে তা জানতে চাইলেন। জবাবে তিনি বলেন “টান আছে। কিন্তু duty to family-কে duty to country-র কাছে বলি দিতে পারব”।[59] যুব বিদ্রোহের পর বিশৃঙ্খল হয়ে পড়া সংগঠনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার কাজে মাষ্টারদা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার কারণে প্রীতিলতার সাথে সে রাতে তাঁর দেখা হয়নি। প্রীতিলতার সাথে এই সাক্ষাতের কথা বলেতে গিয়ে মাষ্টারদা লিখেছেন “অল্প কয়েকদিন পরেই নির্মলবাবুর সঙ্গে আমার দেখা হতেই নির্মলবাবু আমায় বললঃ আমি রাণীকে (প্রীতিলতার ডাক নাম) কথা দিয়েছি আপনার সঙ্গে দেখা করাব, সে এক সপ্তাহের জন্য যে কোন জায়গায় আসতে রাজ়ী আছে। রামকৃষ্ণের সঙ্গে সে ফাঁসীর আগে দেখা করেছে শুনেই তার সঙ্গে দেখা করার ইচ্ছা হয়েছিল। তার দেখা করার ব্যাকুলতা শুনে রাজী হলাম এবং কয়েকদিনের মধ্যে (মে মাসের শেষের দিকে) তাকে আনার ব্যবস্থা করলাম”।[56] মাষ্টারদা এবং প্রীতিলতার প্রথম সাক্ষাতের বর্ণনাতে মাষ্টারদা লিখেছেন “তার চোখেমুখে একটা আনন্দের আভাস দেখলাম। এতদূর পথ হেঁটে এসেছে, তার জন্য তার চেহারায় ক্লান্তির কোন চিহ্নই লক্ষ্য করলাম না। যে আনন্দের আভা তার চোখে মুখে দেখলাম, তার মধ্যে আতিশয্য নেই, Fickleness নেই, Sincerity শ্রদ্ধার ভাব তার মধ্যে ফুটে উঠেছে। একজন উচ্চশিক্ষিত cultured lady একটি পর্ণকুটিরের মধ্যে আমার সামনে এসে আমাকে প্রণাম করে উঠে বিনীতভাবে আমার দিকে দাঁড়িয়ে রইল, মাথায় হাত দিয়ে নীরবে তাকে আশীর্ব্বাদ করলাম...\"।[60] রামকৃষ্ণ বিশ্বাসের সাথে তার দেখা হও্য়ার ইতিবৃত্ত, রামকৃষ্ণের প্রতি তার শ্রদ্ধা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে প্রীতিলতা প্রায় দুই ঘন্টার মতো মাষ্টারদার সাথে কথা বলেন। মাষ্টারদা আরো লিখেছেন “তার action করার আগ্রহ সে পরিষ্কার ভাবেই জানাল। বসে বসে যে মেয়েদের organise করা, organisation চালান প্রভৃতি কাজের দিকে তার প্রবৃত্তি নেই, ইচ্ছাও নেই বলে”। তিন দিন ধরে ধলঘাট গ্রামে সাবিত্রী দেবীর বাডিতে অবস্থানকালে আগ্নেয়াস্ত্র triggering এবং targeting এর উপর প্রীতিলতা প্রশিক্ষন গ্রহণ করেন।[59]", "question_text": "প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার কত সালে ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনে নিজেকে যুক্ত করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৩২", "start_byte": 4639, "limit_byte": 4651}]} {"id": "3622239072594598178-0", "language": "bengali", "document_title": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন", "passage_text": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "মাইক্রোসফট কোম্পানির সদর দপ্তর কোথায় ?", "answers": [{"text": "যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে", "start_byte": 530, "limit_byte": 669}]} {"id": "-2520963719535622574-2", "language": "bengali", "document_title": "ব্রাহ্মসমাজ", "passage_text": "১৮৩৩ সালে ইংল্যান্ডে রামমোহন রায় মারা যাওয়ার পর ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলনটি বাধার সম্মুখীন হয়। রামমোহনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহযোগী দ্বারকানাথ ঠাকুরের (১৭৯৪-১৮৪৬) পুত্র দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭-১৯০৫) কাজটি হাতে নেন। তাঁর নেতৃত্বে ব্রাহ্ম সমাজ আন্দোলনটি নতুন মাত্রা ও বৈশিষ্ট্য পরিগ্রহ করে। তিনি ১৮৩৯ সালে তত্ত্ববোধিনী সভা নামে একটি সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন যা এই নতুন ধর্মমত প্রচারে ভীষণভাবে সচেষ্ট হয়। তিনি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা নামে একটি সংবাদপত্রও প্রকাশ করেন যেটি এ নতুন ধর্মবিশ্বাস প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক সংস্কার সাধনের পক্ষেও জনমত গড়ে তোলে। এ সময়ে হিন্দুধর্মের বিপক্ষে খ্রিষ্টান ধর্ম প্রচারকদের অত্যধিক আক্রমণাত্মক প্রচারণা চলছিল। ব্রাহ্ম সমাজের মধ্য থেকে আমূল সংস্কারের সমর্থক শ্রেণীটি বেদ যে অভ্রান্ত এ বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করে। এঁদের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিলেন অক্ষয়কুমার দত্ত (১৮২০-১৮৮৬)। ঐ সময় পর্যন্ত বেদ যে অভ্রান্ত সেটা ব্রাহ্ম ধর্মীয় বিশ্বাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে বিবেচিত হতো। ১৮৪৭ সালের দিকে পুঙ্খানুপুঙ্খ সমীক্ষার পর ব্রাহ্ম নেতৃবৃন্দের মনে দৃঢপ্রত্যয় জন্মে যে, বেদের অভ্রান্ততার মতবাদ আর গ্রহণযোগ্য নয়। তাই একেশ্বরবাদী ধারণা সম্বলিত উপনিষদের নির্বাচিত অংশসমূহের ওপর ভিত্তি করে ব্রাহ্ম ধর্মবিশ্বাস পুনর্নিমাণের প্রচেষ্টা নেওয়া হয়। ব্রাহ্ম সমাজের সংশোধিত মতবাদটি ১৮৫০ সালে ‘ব্রাহ্ম ধর্ম’ অথবা ‘এক সত্য ঈশ্বরের পূজারীদের ধর্ম’ নামে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়। এটা উল্লেখ করতে হয় যে, যদিও বেদকে অস্বীকার করা হয়, তবুও ব্রাহ্ম আন্দোলনের অপরিহার্য হিন্দু চরিত্র ধরে রাখা হয়। রামমোহন রায়ের মৃত্যুর পর অনেকটা মৃতপ্রায় ব্রাহ্ম সমাজে দেবেন্দ্রনাথ নতুন জীবনের সূচনা করেন। কেশবচন্দ্র সেনের (১৮৩৮-১৮৮৪) প্রগতিশীল নেতৃত্বে আন্দোলনটি আরও ব্যাপক ভিত্তি লাভ করে। তিনি ১৮৫৭ সালে ব্রাহ্ম সমাজে যোগদান করেন এবং এক বছরের মধ্যে দেবেন্দ্রনাথের ডান হাতে পরিণত হন। কিন্তু প্রধানত বর্ণপ্রথা পালন ও সামাজিক সংস্কারসমূহকে কেন্দ্র করে তাঁদের দুজনের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা দেয়। যেখানে দেবেন্দ্রনাথের পদ্ধতি ছিল কিছুটা রক্ষণশীল, সেখানে কেশবচন্দ্র সেন জাতিভেদ প্রথা পুরোপুরি বিলোপ করার পক্ষে মত প্রকাশ করেন এবং সমাজ সংস্কার সাধনের উদ্দেশ্যে সক্রিয়ভাবে এগিয়ে যান, বিশেষত স্ত্রীশিক্ষা ও নারীমুক্তি আন্দোলনে। ১৮৬৮ সালে কেশবচন্দ্র সেন ভারতের ব্রাহ্ম সমাজ নামে একটি নতুন সংগঠন গড়ে তোলেন। দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের নেতৃত্বে অন্য সংগঠনটি আদি ব্রাহ্ম সমাজ নামে পরিচিতি লাভ করে। বোম্বাই, মাদ্রাজ ও অন্যান্য স্থানে বক্তৃতা-সফরের মাধ্যমে কেশবচন্দ্র সেন ভারতের বৃহৎ অংশব্যাপী ব্রাহ্ম সমাজের বাণী ছড়িয়ে দেন। প্রধানত তিনি উদ্যোগ গ্রহণ করার ফলে ১৮৭২ সালে সিভিল বিবাহ আইন পাস হয়। এটি ধর্মীয় আচারাদি পালন ব্যতিরেকে অযাজকীয় বিবাহ অনুষ্ঠানের বিধান প্রবর্তন করে। আইনটি একবিবাহকেও বাধ্যতামূলক করে এবং কনে ও বরের বয়সের নিম্নসীমাও যথাক্রমে ১৪ ও ১৮ বছরে নির্ধারিত করে দেয়।", "question_text": "কেশবচন্দ্র সেন কত সালে ব্রাহ্মসমাজে যোগদান করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৫৭", "start_byte": 4293, "limit_byte": 4305}]} {"id": "7489820055612262582-1", "language": "bengali", "document_title": "যুগোস্লাভিয়া", "passage_text": "১৯১৮ সালে দক্ষিণ ইউরোপে সার্বিয়া, মন্টেনিগ্রো, স্লোভানিয়া, মেসিডোনিয়া, ক্রোয়েশিয়া আর বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা মিলে গঠন করে নতুন রাষ্ট্র যুগোস্লাভিয়া। যুগোস্লাভিয়া নামের অর্থ দক্ষিণ স্লাভদের দেশ। পূর্ব ইউরোপের বাসিন্দাদের বেশির ভাগই নৃতাত্ত্বিক দিক দিয়ে বৃহত্তর স্লাভ জাতির অংশ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি র কাছে পরাজিত যুগোস্লাভিয়া যুদ্ধের পরে মার্শাল টিটোর নেতৃত্বে সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি ঝুঁকে পড়ে।\nনাৎসি জার্মানি যুগোশ্লাভিয়ার ওপর ১৯৪১ সালে হামলা করে। যুগোশ্লাভিয়ার সর্বোচ্চ সামরিক নেতাগণ জার্মানীর কাছে পরাজয় বরন করেন। যুগোশ্লাভিয়ার রাজা তাঁর সরকার বিদেশে স্থাপন করেন। যুগোশ্লাভিয়ার ওপর তখন জার্মানী সামরিক দখল কায়েম করে। যুগোশ্লাভিয়ার অনেক ভূখন্ড দখল করে নেয় বুলগেরিয়া, হাঙ্গেরি ও ইতালি। যুগোশ্লাভিয়া কমিউনিস্ট পার্টি মার্শাল টিটোর দিক নির্দেশনায় দৃঢ়ভাবে বিদেশী আগ্রাসনকারীদের প্রতিরোধ করে। যুগোশ্লাভিয়ার কমিউনিস্ট পার্টি সারাদেশের জনগণকে নিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করার জন্যে আগ্রাসনকারীদের প্রতিরোধ করে। যুগোশ্লাভিয়া কমিউনিস্ট পার্টি যুগোশ্লাভিয়া জাতীয় মুক্তি মোর্চা গঠন করে প্রতিরোধ করে।\n১৯৪৩ সালে মার্শাল টিটোর নেতৃত্বে যুগোশ্লাভিয়া জাতীয় মুক্তি মোর্চা প্রতিষ্ঠা করে অস্থায়ী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করে। যুগোশ্লাভিয়ার জাতীয় বাহিনী ৭ বার আক্রমণ প্রতিরোধ করে জার্মান বাহিনীর এবং ১৯৪৪ সালের যুদ্ধে সারাদেশের অধিকাংশ মুক্ত করে। পরে সোভিয়েট ইউনিয়নের বাহিনী আর যুগোশ্লাভিয়ার যৌথ বাহিনী সম্মিলিত ভাবে যুগোশ্লাভিয়াকে মুক্ত করার যুদ্ধ শুরু করে। রাজধানী বেলগ্রেড মুক্ত হয় , যুদ্ধে মোট ১৫ হাজার জার্মান সেনা মারা যায়, ৯ হাজারকে আটক করা হয় । ১৯৪৫ সালে যুগোশ্লাভিয়া গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের অস্থায়ী সরকার স্থাপন করেন। সোভিয়েট ইউনিয়ন আর যুগোশ্লাভিয়ার যৌথ বাহিনী সারাদেশকে মুক্ত করে।\nপরে নব্বইয়ের দশকে একে একে চারটি যুদ্ধের মাধ্যমে ক্রোয়েশিয়া, মেসিডোনিয়া, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা আর স্লোভেনিয়া স্বাধীন হয়ে যায়। সার্বিয়া আর মন্টেনিগ্রো ‘ফেডারেল রিপাবলিক অব যুগোস্লাভিয়া’ নাম নিয়ে কিছুকাল টিকে থাকলেও ২০০৬ সালে মন্টেনিগ্রো স্বাধীন হয়ে গেলে ইতিহাসে বিলীন হয়ে যায় যুগোস্লাভিয়া নামের দেশটি।পরবর্তীতে সার্বিয়া ভেঙ্গে দুটি রাষ্ট্র হয়। একটি সার্বিয়া অপরটি কসোভো।", "question_text": "যুগোস্লাভিয়ার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "বেলগ্রেড", "start_byte": 3794, "limit_byte": 3818}]} {"id": "4632609020852624179-2", "language": "bengali", "document_title": "কার্বন", "passage_text": "প্রকৃতিতে কার্বনের দুইটি বহুরুপ রয়েছে। একটি হীরক এবং অন্যটি গ্রাফাইট। অনেক আগে থেকেই মানুষ এ পদার্থ দুটিকে চিনতো। এমনকি উচ্চ তাপমাত্রায় হীরাকে দহন করালে যে অবশেষ হিসেবে কিছু পাওয়া যায়না তাও মানুষের জানা ছিল। কিন্তু এই পদার্থ দুটিকে সম্পূর্ণ ভিন্ন পদার্থ হিসেবে মনে করা হতো। কার্বন ডাই অক্সাইড আবিষ্কারের পর এই সমস্যার সমাধান হয়। ল্যাভয়সিয়ে দেখেন যে, হীরক এবং কাঠকয়লা দুটির দহনেই কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন হয়। এ থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া গিয়েছিল যে এরা অভিন্ন পদার্থ। ১৭৮৭ খ্রিস্টাব্দে Methods of Chemical Nomenclature নামক গ্রন্থে (ল্যাভয়সিয়ে, এল. গুইটন ডি. মারভিউ, সি. বারথোলেট এবং এ. ফোউরক্রই কর্তৃক লিখিত) প্রথম কার্বনেয়াম (কার্বন) নামটির উল্লেখ পাওয়া যায়। ল্যাটিন নাম তথা কার্বনেয়াম আবার সংস্কৃত ভাষা থেকে এসেছে। সংস্কৃত ভাষায় ক্রা শব্দের অর্থ ফোটা। ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দে মৌলটির নাম কার্বন দেয়া হয়েছিল।", "question_text": "কার্বনের রূপভেদ কয়টি ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 53, "limit_byte": 62}]} {"id": "-1424434713473856038-2", "language": "bengali", "document_title": "ভাস্কো দা গামা", "passage_text": "আসা যাওয়ার জন্য অতিক্ৰম করা দূরত্বের দৈৰ্ঘ্য সেই সময়কার সৰ্বাধিক ভ্ৰমণ দূরত্ব(সমুদ্র যাত্রা) ছিল এবং এই দূরত্ব বিষুবরেখার দৈৰ্ঘ্য থেকেও বেশি ছিল৷[2] নৌপথ আবিষ্কারের এক শত বছর পর, ইউরোপীয় শক্তি যেমন ইংল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস এবং ফ্রান্স অবশেষে সক্ষম হয় পর্তুগীজদের একাধিপত্য ভেঙ্গে দিতে এমনকি তাদের নৌ শক্তির আধিপত্য আফ্রিকার কাছাকাছি, ভারত মহাসাগর এবং প্রাচ্যের দূরবর্তী স্থানে, যা প্রাচ্যে ইউরোপীয় সাম্ৰাজ্যবাদের এক নতুন যুগ সৃষ্টি করে। হাজার হাজার জীবন এবং ডজন ডজন জাহাজ ডুবি এবং আক্রমণ, নাবিকদের দশকের পর দশক ধরে প্রচেষ্টার পর ভাস্কো দা গামা ১৪৯৮ সালের ২০মে ভারতের কালিকট(Calicut) বন্দরে উপস্থিত হতে সক্ষম হন। দা গামার আবিষ্কারে, পৌরাণিক ভারতীয় মসলা ব্যবসায় এসেই বাধাহীন সহযোগিতায় পর্তুগীজ সাম্ৰাজ্যের অর্থনীতি উন্নত করে তোলে, যা মূলত উত্তর এবং উপকূলীয় পশ্চিম আফ্রিকার সাথে ব্যবসা বাণিজ্যের মাধ্যমে হত। প্রথম দিকে যার বেশির ভাগই গোলমরিচ এবং দারুচিনি/ডালচিনি ছিল, তবে শীঘ্রই অন্যান্য পণ্য ও যোগ হয়, যা ইউরোপে সম্পূর্ণ নতুন ছিল এবং কয়েক দশক ধরে ব্যবসায়িক আধিপত্য বজায় রাখতে কার্যকর হয়েছিল। ", "question_text": "ভাস্কো দা গামা কত সালে কালিকট বন্দরে অবতরণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৪৯৮", "start_byte": 1460, "limit_byte": 1472}]} {"id": "-7898598435403582970-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের জনমিতি", "passage_text": "বাংলাদেশের জনসংখ্যা জাতিসংঘের উপাত্ত অনুযায়ী ১৬ কোটি ৭১ লাখ। \n[1]\nএটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ। এখানে জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ২৭৪ জন, যা সারা পৃথিবীতে সর্বোচ্চ (কিছু দ্বীপ ও নগর রাষ্ট্র বাদে)। এখানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.০৩% [1] । বাংলাদেশে নারী ও পুরুষের অনুপাত ১০০:১০৬। দেশের অধিকাংশ মানুষ শিশু ও তরুণ বয়সী (০–২৫ বছর বয়সীরা মোট জনসংখ্যার ৬০%, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা মাত্র ৩%)। এখানকার পুরুষ ও মহিলাদের গড় আয়ু ৭০ বছর।[1]", "question_text": "বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "১৬ কোটি ৭১ লাখ", "start_byte": 128, "limit_byte": 164}]} {"id": "2219441392212686141-0", "language": "bengali", "document_title": "ভুবন চিল", "passage_text": "ভুবন চিল, বাদামি চিল, গোদা চিল, ডোম চিল (বৈজ্ঞানিক নাম: Milvus migrans) (English: Black Kite) বা কেবলই চিল Accipitridae (অ্যাক্সিপিট্রিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Milvus (মিলভাস) গণের এক প্রজাতির মাঝারি আকারের সুলভ শিকারী পাখি।[1][2] ভুবন চিলের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ পরিযায়ী চিল (গ্রিক Milvus = চিল, migrans = পরিযায়ন)।[2] সাঁওতালি ভাষায় ভুবন চিলের নাম কুরিত, সিংহলিতে রাজালিয়া, অসমিয়ায় চিলানা ও মুগাচারানি; সিন্ধিতে নাম সিরিউন।[3]", "question_text": "ভুবন চিলের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Milvus migrans", "start_byte": 138, "limit_byte": 152}]} {"id": "-8680630179899991180-9", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র", "passage_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজাতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধান। আইনসভা দ্বিকাক্ষিক। নিম্নকক্ষের নাম হাউজ অভ রেপ্রেজেন্টেটিভ্‌স এবং এর সদস্যসংখ্যা ৪৩৫। উচ্চকক্ষের নাম সেনেট এবং এর সদস্যসংখ্যা ১০০। ভোট প্রদানের যোগ্যতা অর্জনের বয়স ১৮। ১৭৮৭ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান প্রণয়ন করা হয় এবং ১৭৮৯ সালের ৪ঠা মার্চ থেকে এটি কার্যকর করা হয়। সুপ্রিম কোর্ট দেশের সর্বোচ্চ বিচারালয়।", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান সর্বপ্রথম কত সালে থেকে কার্যকর করা হয় ?", "answers": [{"text": "১৭৮৯ সালের ৪ঠা মার্চ", "start_byte": 986, "limit_byte": 1040}]} {"id": "8579593847873981961-10", "language": "bengali", "document_title": "মানুষ", "passage_text": "হোমো প্রজাতির প্রাথমিক সদস্য হোমো হ্যাবিলিস ২.৪ মিলিয়ন বছর পূর্বে বিকশিত হয়েছিল।[15] হোমো হ্যাবিলিস প্রথম প্রজাতি হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে কারণ তারা যে পাথরের সরঞ্জাম ব্যবহার করত তার সুস্পষ্ট প্রমাণ আছে । সম্প্রতি ২০১৫ সালে, উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় কেনিয়াতে যে পাথরের সরঞ্জামগুলি পাওয়া গেছে তা সম্ভবত হোমো হ্যাবিলিসের পূর্বাভাস দিয়েছে যেগুলি প্রায় ৩.৩ মিলিয়ন বছর বয়স পুরাতন ছিল।[16] তবুও, হোমো হ্যাবিলিসের মস্তিষ্কগুলি শিম্পাঞ্জীর মতো একই আকারের ছিল এবং তাদের প্রধান অভিযোজন ছিল পার্থিব জীবনযাত্রার অভিযোজন হিসেবে বাইপেডালিজম (দুপায়ে চলাফেরা করা) । পরের মিলিয়ন বছরে এন্সিফালিজেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল এবং জীবাশ্ম রেকর্ড অনুযায়ী হোমো ইরেক্টাস এর আগমন ঘটেছিল যাদের করোটির ক্ষমতা দ্বিগুণ ছিল। হোমো ইরেক্টাস ছিল প্রথম হোমোনিনা যারা আফ্রিকা ছেড়েছিল এবং এই প্রজাতিগুলি আফ্রিকা, এশিয়া এবং ইউরোপের মধ্যে ১.৩ থেকে ১.৮ মিলিয়ন বছর আগে ছড়িয়ে পড়েছিল। এইচ. ইরেক্টাসের একটি জনগোষ্ঠীকে কখনও কখনও একটি পৃথক প্রজাতি হোমো এরগ্যাস্টার হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় যারা আফ্রিকায় থাকত এবং পরে হোমো স্যাপিয়েন্সে পরিণত হয়েছিল। বিশ্বাস করা হয় যে তারাই প্রথম অগ্নি এবং জটিল সরঞ্জাম ব্যবহার করত। হোমো এরগ্যাস্টার / ইরেক্টাস এবং আর্কাইক মানুষেরা যেমন হোমো রোডেসিয়েন্সিস আফ্রিকা থেকে এসেছিল, কিন্তু জর্জিয়ার দুমানসিতে তাদের transitional ফর্মগুলি পাওয়া গিয়েছিল। আফ্রিকান হোমো ইরেক্টাস এর বংশধররা ৫০০,০০০ বৎসর পূর্বে ইউরেশিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল পরে তারা পর্যায়ক্রমে হোমো এন্টিসেসর, হোমো হাইডেলবার্গেনসিস এবং হোমো নিয়ানডার্টালেনসিস এ বিবর্তিত হয়েছিল । আধুনিক মানুষের প্রাচীন জীবাশ্ম মধ্য পেলিওলিথিক প্রায় ২০০,০০০ বছর আগে যেমন ওমো ইথিওপিয়া অবশিষ্ট আছে এবং হার্টোর জীবাশ্মকে কখনও কখনও হোমো স্যাপিয়েন্স ইডাল্টু হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়। পরবর্তীকালে ইসরায়েল এবং দক্ষিণ ইউরোপ থেকে যে স্কাল বা আর্কাইক হোমো স্যাপিয়েন্সের জীবাশ্ম পাওয়া যায় তা প্রায় ৯০,০০০ বছর আগের ছিল।[17]", "question_text": "হোমো ইরেক্টাসের প্রথম প্রমাণ কোথায় পাওয়া যায় ?", "answers": [{"text": "আফ্রিকা, এশিয়া এবং ইউরোপে", "start_byte": 2072, "limit_byte": 2142}]} {"id": "3236130246980716956-5", "language": "bengali", "document_title": "তড়িৎচৌম্বক বর্ণালী", "passage_text": "১৮৪৫ সালে মাইকেল ফ্যারাডে প্রথম পর্যবেক্ষ্ণ করেন তড়িৎচৌম্বক বিকিরণের সঙ্গে তড়িৎচৌম্বকত্বের সম্পর্ক আছে। চৌম্বকক্ষেত্রের উপস্থিতিতে আলোর মেরুকরন (পোলারাইজেশন) তলের আবর্তন ঘটে। এরপর ১৮৬০ এর দশকে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল তড়িৎচৌম্বকক্ষেত্রের জন্য চারটি আংশিক অবকল সমীকরণ ( ম্যাক্সওয়েলের সমীকরণসমূহ ) তৈরী করেন। এর মধ্যে দুটি সমীকরণ নির্দেশ করে তড়িৎচৌম্বকক্ষেত্রের মধ্যে তরঙ্গের সম্ভাব্য আচরণ কেমন হবে। তত্ত্বমূলকভাবে ম্যাক্সওয়েল তরঙ্গের গতিবেগ নির্ণয় করেন এবং দেখেন যে, তরঙ্গের গতিবেগ আলোর গতিবেগের (ঐ সময় তা নির্ভুল ভাবে জানা ছিল ) সমান। তরঙ্গ এবং আলোর গতিবেগের চমকপ্রদভাবে মিলে যাওয়ায় ম্যাক্সওয়েল এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, আলো একপ্রকার তড়িৎচৌম্বক তরঙ্গ।", "question_text": "কে সর্বপ্রথম পর্যবেক্ষণ করেন যে তড়িৎচৌম্বক বিকিরণের সঙ্গে তড়িৎচৌম্বকত্বের সম্পর্ক আছে ?", "answers": [{"text": "মাইকেল ফ্যারাডে", "start_byte": 26, "limit_byte": 69}]} {"id": "5567311142476972637-0", "language": "bengali", "document_title": "ব্রাহ্মসমাজ", "passage_text": "ব্রাহ্মসমাজ বা ব্রাহ্মসভা ১৯ শতকে স্থাপিত এক সামাজিক ও ধর্মীয় আন্দোলন যা বাংলার পূনর্জাগরণের পুরোধা হিসেবে পরিচিত। কলকাতায় আগস্ট ২০, ১৮২৮ সালে হিন্দুধর্ম সংস্কারক রাজা রামমোহন রায় (১৭৭২-১৮৩৩) ও তার বন্ধুবর্গ মিলে এক সার্বজনীন উপাসনার মাধ্যমে ব্রাহ্মসমাজ শুরু করেন। তাঁদের উপাস্য ছিল \"নিরাকার ব্রহ্ম\", তাই থেকেই নিজেদের ধর্মের নাম রাখেন ব্রাহ্ম।", "question_text": "ব্রাহ্মসমাজ আন্দোলনের সূচনা কবে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯ শতকে", "start_byte": 72, "limit_byte": 91}]} {"id": "8301449524673355271-3", "language": "bengali", "document_title": "ইসলাম", "passage_text": "অনেকের ধারণা যে, মুহাম্মদ হলেন এই ধর্মের প্রবর্তক। তবে মুসলমানদের মতে, তিনি এই ধর্মের প্রবর্তক নন, বরং আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত সর্বশেষ ও চূড়ান্ত রাসূল (পয়গম্বর)। খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতকে তিনি এই ধর্ম পুনঃপ্রচার করেন। পবিত্র কুরআন ইসলাম ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থ। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়। মুসলিমরা যেকোনো জাতি, বর্ণের মানুষকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে উৎসাহিত করে। মুসলমানরা বিশ্বাস করেন, কুরআন গ্রন্থটি আল্লাহর বাণী এবং এটি তার দ্বারা স্বর্গীয় দূত জিব্রাইল-এর মাধ্যমে মুহাম্মদ-এর নিকট প্রেরিত। তাদের বিশ্বাস অনুসারে মুহাম্মদ স্রষ্টার সর্বশেষ বার্তাবাহক। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে ইসলাম হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ ও সার্বজনীন ধর্ম এবং কুরআন হচ্ছে সর্বোত্তম জীবন বিধান।", "question_text": "ইসলাম ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "কুরআন", "start_byte": 595, "limit_byte": 610}]} {"id": "4956835906817941333-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের উপজেলা সমূহের তালিকা", "passage_text": "\n\n\nবর্তমানে বাংলাদেশের ৮টি বিভাগের অন্তর্গত ৬৪টি জেলায় মোট ৪৯২টি উপজেলা (সর্বশেষ হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা) রয়েছে। বাংলাদেশের উপজেলা সমূহের তালিকা নিম্নরূপ।", "question_text": "বাংলাদেশের মোট কতগুলি উপজেলা আছে ?", "answers": [{"text": "৪৯২", "start_byte": 158, "limit_byte": 167}]} {"id": "7734529784621339686-7", "language": "bengali", "document_title": "গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেল", "passage_text": "মেন্ডেল ৬ জানুয়ারি,১৮৮৪ তে ক্রনিক নেফ্রাইটিসে ভুগে মারা যান। চেক সংগীতজ্ঞ লিও জানাচেক তার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অর্গ্যান বাজিয়েছিলেন। তার মৃত্যুর পর করসংক্রান্ত বিতর্কের অবসান করতে তার সকল নথিপত্র পুড়িয়ে ফেলা হয়।[4]", "question_text": "গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেলের মৃত্যু সাল কত ?", "answers": [{"text": "৬ জানুয়ারি,১৮৮৪", "start_byte": 22, "limit_byte": 66}]} {"id": "5348193761638364751-0", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "হ্যারি পটার ( [Harry Potter]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help)) হচ্ছে ব্রিটিশ লেখিকা জে. কে. রাউলিং রচিত সাত খন্ডের কাল্পনিক উপন্যাসের একটি সিরিজ। এই সিরিজের উপন্যাসগুলিতে জাদুকরদের পৃথিবীর কথা বলা হয়েছে এবং কাহিনী আবর্তিত হয়েছে হ্যারি পটার নামের এক কিশোর জাদুকরকে ঘিরে, যে তার প্রিয় বন্ধু রন উইজলি ও হারমায়নি গ্রেঞ্জারকে সাথে নিয়ে নানা অ্যাডভেঞ্চারে অংশ নেয়। কাহিনীর বেশিরভাগ ঘটনা ঘটেছে হগওয়ার্টস স্কুল অব উইচক্র্যাফট এন্ড উইজার্ডরিতে। মূল চরিত্র হ্যারি পটারের বড় হওয়ার পথে যেসব ঘটনা ঘটে, তার শিক্ষাজীবন, সম্পর্ক ও অ্যাডভেঞ্চার নিয়েই কাহিনী রচিত হয়েছে। আবার বইটিতে মানুষের বন্ধুত্ব, উচ্চাশা, ইচ্ছা, গর্ব, সাহস, ভালবাসা, মৃত্যু প্রভৃতিকে জাদুর দুনিয়ার জটিল ইতিহাস, বৈচিত্র্যপূর্ণ অধিবাসী, অনন্য সংস্কৃতি ও সমাজ প্রভৃতির দৃষ্টিকোণ থেকে বর্ণনা করা হয়েছে। এর কাহিনী মূলত কালো-যাদুকর লর্ড ভলডেমর্ট, যে জাদু সাম্রাজ্যে প্রতিপত্তি লাভের উদ্দেশ্যে হ্যারির বাবা-মাকে হত্যা করেছিল ও তার চিরশত্রু হ্যারি পটারকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়েছে।", "question_text": "জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাস সিরিজটির মোট কয়টি খন্ড রয়েছে ?", "answers": [{"text": "সাত", "start_byte": 210, "limit_byte": 219}]} {"id": "-6316087972288430830-7", "language": "bengali", "document_title": "সাদ্দাম হুসাইন", "passage_text": "1958 সালে, একটি বছর সাদ্দাম পর বাথ পার্টি যোগদান করেন, সেনা অফিসারদের সাধারণ আব্দ আল করিম কাসেমের নেতৃত্বে ইরাকে দ্বিতীয় ফয়সাল 14 জুলাই বিপ্লবে ধ্বংস করে দিলেন. ", "question_text": "সাদ্দাম হোসেন আবদুল মাজিদ আল তিকরিতি কোন রাজনৈতিক দলের নেতা ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বাথ পার্টি", "start_byte": 71, "limit_byte": 99}]} {"id": "-6909781415005268262-0", "language": "bengali", "document_title": "ফেসবুক", "passage_text": "ফেইসবুক (English: Facebook) অথবা ফেসবুক (সংক্ষেপে ফেবু নামেও পরিচিত) বিশ্ব-সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি ওয়েবসাইট, যা ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়। এটিতে বিনামূল্যে সদস্য হওয়া যায়। এর মালিক হলো ফেসবুক ইনক। ব্যবহারকারীগণ বন্ধু সংযোজন, বার্তা প্রেরণ এবং তাদের ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ ও আদান প্রদান করতে পারেন, সেই সাথে একজন ব্যবহারকারী শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় এবং অঞ্চল-ভিক্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারেন। শিক্ষাবর্ষের শুরুতে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যকার উত্তম জানাশোনাকে উপলক্ষ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক প্রদত্ত বইয়ের নাম থেকে এই ওয়েবসাইটটির নামকরণ করা হয়েছে।", "question_text": "ফেইসবুকের বর্তমান (২০১৯) মালিক কে ?", "answers": [{"text": "ফেসবুক ইনক", "start_byte": 540, "limit_byte": 568}]} {"id": "-1925754060889310069-0", "language": "bengali", "document_title": "রবার্ট ওপেনহেইমার", "passage_text": "জুলিয়াস রবার্ট ওপেনহেইমার (English: Julius Robert Oppenheimer; জন্ম: ২২ এপ্রিল, ২০০৪ - মৃত্যু: ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৭)[1] আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান সম্পর্কীয় প্রশাসক ছিলেন। লস এলামোজ ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিতে পরিচালক হিসেবে কর্মরত অবস্থায় ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে আণবিক বোমার উন্নয়নে কাজ করেছেন। এছাড়াও তিনি বার্কলে এলাকায় অবস্থিত ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। ১৯৪৭ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত প্রিন্সটনের ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড স্টাডিরও পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। কিন্তু নিরাপত্তা বিষয়ক শুনানীতে তাঁর বিরুদ্ধে মার্কিন সরকারের অভিযোগ উত্থাপিত হয়। ফলে যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকারের পরামর্শকের দায়িত্ব থেকে তাঁকে অব্যাহতি দেয়া হয়। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে থেকে বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীরা তাঁর স্বপক্ষে অবস্থান নেন। এছাড়াও, রাজনৈতিক এবং নৈতিকতাকে বিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত করার সিদ্ধান্তে সরকারের বিরুদ্ধে নিন্দাজ্ঞাপন করা হয়।", "question_text": "জুলিয়াস রবার্ট ওপেনহেইমার কোন সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৭", "start_byte": 188, "limit_byte": 242}]} {"id": "4137801866713688803-1", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাত", "passage_text": "ঢাকায় তথা বাংলাদেশে প্রথম বিদ্যুৎ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল বিংশ শতকের প্রথম বছর। আর এর আর্থিক সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন ঢাকার নবাব আহসানউল্লাহ। ৭ই ডিসেম্বর, ১৯০১ সালে প্রথম ঢাকার রাস্তায় বিদ্যুতের বাতি জ্বলে উঠে। এর পূর্বে ১৯০১ সালের জুলাই মাসে ঢাকা পৌরসভা কর্তৃক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানানো হয় যে সকল রাস্তায় ও এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে তার নাম। পৌরসভার অধীনে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য \"দি ঢাকা ইলেকট্রিক ট্রাস্টিস\" নামে পরিষদ গঠন করা হয় এসময়।[6]", "question_text": "বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "ঢাকায়", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "-9171887296220791728-28", "language": "bengali", "document_title": "জীবনানন্দ দাশ", "passage_text": "জীবদ্দশায় অসাধারণ কবি হিসেবে পরিচিতি থাকলেও তিনি খ্যাতি অর্জন করে উঠতে পারেননি। এর জন্য তার প্রচারবিমুখতাও দায়ী; তিনি ছিলেন বিবরবাসী মানুষ। তবে মৃত্যুর অব্যবহিত পরেই তিনি বাংলা ভাষায় আধুনিক কবিতার পথিকৃতদের একজন হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। জীবনানন্দ দাশের জীবন এবং কবিতার উপর প্রচুর গ্রন্থ লেখা হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে, বাংলা ভাষায়। এর বাইরে ইংরেজিতে তার ওপর লিখেছেন ক্লিনটন বি সিলি, আ পোয়েট আপার্ট নামের একটি গ্রন্থে। ইংরেজি ছাড়াও ফরাসিসহ কয়েকটি ইউরোপীয় ভাষায় তাঁর কবিতা অনূদিত হয়েছে। তিনি যদিও কবি হিসেবেই সমধিক পরিচিত কিন্তু মৃত্যুর পর থেকে ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ অবধি তাঁর যে বিপুল পাণ্ডুলিপিরাশি উদ্ঘাটিত হয়েছে তার মধ্যে উপন্যাসের সংখ্যা ১৪ এবং গল্পের সংখ্যা শতাধিক।", "question_text": "জীবনানন্দ দাশের লেখা মোট উপন্যাসের সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "১৪", "start_byte": 1730, "limit_byte": 1736}]} {"id": "-56656556624015583-0", "language": "bengali", "document_title": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ", "passage_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (English: World WarII, Second World War, WWII, WW2) মানবসভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল, এই ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা ধরা হলেও ১৯৩৯ সালের আগে এশিয়ায় সংগঠিত কয়েকটি সংঘর্ষকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। তৎকালীন বিশ্বে সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং দুইটি বিপরীত সামরিক জোটের সৃষ্টি হয়; মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি। এই মহাসমরকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে ধরা হয়, যাতে ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং সামরিক ও বেসামরিক সম্পদের মধ্যে কোনরকম পার্থক্য না করে তাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে। এছাড়া বেসামরিক জনগণের উপর চালানো নির্বিচার গণহত্যা, হলোকস্ট (হিটলার কর্তৃক ইহুদীদের উপর চালানো গণহত্যা), পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োগ প্রভৃতি ঘটনায় কুখ্যাত এই যুদ্ধে প্রায় ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ মৃত্যুবরণ করে। এসব পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম যুদ্ধ।[1]", "question_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল", "start_byte": 326, "limit_byte": 384}]} {"id": "5204278583999214593-0", "language": "bengali", "document_title": "উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী", "passage_text": "\nউপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী (১২ই মে, ১৮৬৩ [1] - ২০শে ডিসেম্বর, ১৯১৫) বিখ্যাত বাঙালি শিশুসাহিত্যিক, বাংলা ছাপাখানার অগ্রপথিক। তিনি ছিলেন একাধারে লেখক চিত্রকর, প্রকাশক, শখের জ্যোতির্বিদ, বেহালাবাদক ও সুরকার। সন্দেশ পত্রিকা তিনিই শুরু করেন যা পরে তাঁর পুত্র সুকুমার রায় ও পৌত্র সত্যজিৎ রায় সম্পাদনা করেন। গুপি-গাইন-বাঘা-বাইন, টুনটুনির বই ইত্যাদি তাঁরই অমর সৃষ্টি।", "question_text": "উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী কত সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "২০শে ডিসেম্বর, ১৯১৫", "start_byte": 112, "limit_byte": 163}]} {"id": "-125298595207169635-0", "language": "bengali", "document_title": "প্রাচীন অলিম্পিক গেমস", "passage_text": "জিউসের সম্মানার্থে প্রাচীন গ্রীসের বিভিন্ন নগর-রাজ্যের অংশগ্রহণে অলিম্পিক গেমস (Ancient Greek: τὰ Ὀλύμπια – ta Olympia; Greek: Ὀλυμπιακοὶ Ἀγῶνες (Katharevousa), Ολυμπιακοί Αγώνες (Dimotiki) i– Olympiakoi Agones) অনুষ্ঠিত হত। এতে মূলত বিভিন্ন দৌড়বাজীর প্রতিযোগিতা হত। অলিম্পিক গেমসের উদ্ভব সম্পর্কে নানা জনশ্রুতি এবং কিংবদন্তি আছে, তবে ঐতিহাসিক তথ্যের ভিত্তিতে মনে করা হয় ৭৭৬খৃঃপূঃ-তে গ্রীসের অলিম্পিয়ায় এই খেলার সূচনা হয়। এরপর এই খেলা প্রতি চার বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হত। এই সময়কালকে অলিম্পিয়াডও বলা হয়। প্রায় হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে চলার পর ৩৯৪খৃঃ ষষ্ঠ রোমান সম্রাট প্রথম থিওডোসিয়াস রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসাবে খৃষ্টীয় মতবাদ প্রবর্তন করতে চেয়ে এই খেলা বন্ধ করে দেন। মানব সভ্যতার উষালগ্নের প্রাচীন গ্রিস বিভক্ত ছিল অনেক গুলো স্বাধীন নগররাস্ট্রে। উল্লেখযোগ্য নগর রাস্ট্র গুলো ছিল স্পার্টা, এথেন্স, ডেলফি,করিন্থ, থিবিস, আরগোস প্রভৃতি । সে সময়ে নগর রাস্ট্রগুলো একে অপরের সাথে প্রায়ই যুদ্ধবিগ্রহে লিপ্ত থাকত। অলিম্পিক চলাকালীন অলিম্পিক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হত যাতে প্রতিযোগীরা নির্ভয়ে স্ব-স্ব দেশ থেকে এসে অলিম্পিকে অংশ নিতে পারে। বিজয়ীর মাথায় পরিয়ে দেওয়া হত লরেল পাতার মুকুট। ক্রমে অলিম্পিক নগর-রাজ্যগুলির পরস্পরের উপরে ক্ষমতা জাহির করার রাজনৈতিক হাতিয়ার হয়ে ওঠে। একদিকে যেমন খেলা চলাকালীন রাজনীতিকরা রাজনৈতিক মৈত্রীর কথা ঘোষণা করতেন, তেমনি, যুদ্ধকালে পুরোহিতেরা ঈশ্বরের কাছে জয়কামনায় বলি চড়াতেন। এই খেলার মাধ্যমে গ্রীক সংস্কৃতিও ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ব্যাপক প্রসার পায়। অলিম্পিক শুধু মাত্র ক্রীড়ার উৎসব ছিল না, এখানে একাধারে ধর্মীয় ও শিল্পকলার উৎসবও হত। ৪৩৫ খৃস্টপূর্বাব্দে অলিম্পিয়ায় নির্মিত হয় সিংহাসনে বসা হাতির দাঁত এবং সোনার তৈরী দেবরাজ জিউসের মুর্তি, যা ছিল প্রাচীন বিশ্বের সপ্তাশ্চর্য্যের অন্যতম। আজ আর সে মুর্তি নেই। হবু পৃষ্ঠপোষকদের আশায় ভাস্কর ও কবিরা এখানে সম্মিলিত হয়ে নিজ নিজ কলার প্রদর্শনী করতেন।", "question_text": "অলিম্পিক গেমসের উদ্ভব কবে হয় ?", "answers": [{"text": "৭৭৬খৃঃপূঃ", "start_byte": 834, "limit_byte": 861}]} {"id": "-3444108959755740791-1", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "১৯৯৭ সালে হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (আমেরিকাতে হ্যারি পটার অ্যান্ড সরসারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত) নামে এই সিরিজের প্রথম বই প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এই সিরিজের বইগুলি রচনার শৈল্পিক উৎকর্ষের জন্য সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছে এবং সারাবিশ্বের পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয়তা ও ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জন করেছে।[1] বইয়ের রাজ্যের পাশাপাশি সিনেমা ও ভিডিও গেমসের দুনিয়ায়ও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ২০০৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাতটি বইয়ের প্রথম ছয়টি বই সারা পৃথিবীতে ৩২৫ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রী হয়েছে[2] এবং ৬৪টিরও অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[3] শুধুমাত্র কুরআন ,বাইবেল এবং বুক অব মরমন (মরমনদের ধর্মগ্রন্থ) ছাড়া আর কোন বইয়ের এই রেকর্ড নেই।[4] এই সিরিজের সপ্তম ও সর্বশেষ বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস, প্রকাশিত হয়েছে ২০০৭ সালের ২১ জুলাই।[5] প্রকাশকেরা শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বইটির রেকর্ড-ভঙ্গকারী ১২ মিলিয়ন কপি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।[6]", "question_text": "হ্যারি পটার উপন্যাস-সিরিজের মোট কয়টি সিরিজ আছে ?", "answers": [{"text": "সপ্তম", "start_byte": 1786, "limit_byte": 1801}]} {"id": "8652082239846487292-2", "language": "bengali", "document_title": "নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর", "passage_text": "কলকাতা বিমানবন্দর ঐতিহ্যগতভাবে ইউরোপ থেকে ইন্দোচীন ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বিমান রুটে কৌশলগত কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে।[15] ১৯৩৭ সালে এ্যামিলিয়া ইয়ারহাট সহ বহু বিমান সংস্থার অনেক অগ্রগামী উড়ানগুলি যাত্রা শুরু করে কলকাতা থেকে।[16] ১৯২৪ সালে, কেএলএল বিমান সংস্থা কলকাতায় তাদের আমস্টারডামের -বতভিয়া (জাকার্তা) রুটের অংশ হিসাবে অবতরণ শুরু করেন।[17] একই বছরে, কোনও বিমান বাহিনী কর্তৃক প্রথম বিশ্ব ভ্রমণ অভিযানের অংশ হিসাবে একটি রয়েল এয়ার ফোর্স বিমান কলকাতায় অবতরণ করে।[18]", "question_text": "নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কবে নির্মিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৩৭ সালে", "start_byte": 317, "limit_byte": 342}]} {"id": "4067239234143908114-0", "language": "bengali", "document_title": "এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক", "passage_text": "এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (English: Asian Development Bank) বা এডিবি আঞ্চলিক উন্নয়ন ব্যাংক হিসেবে ১৯ ডিসেম্বর, ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।[2] এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়নকে আরো দ্রুত, বেগবান ও সহজ করাই ব্যাংকটির মূল উদ্দেশ্য।", "question_text": "এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক কবে তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "১৯ ডিসেম্বর, ১৯৬৬ সালে", "start_byte": 196, "limit_byte": 254}]} {"id": "1758197393058230134-5", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিপিটক", "passage_text": "খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক হতে খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতক অবধি পালি ভাষা এবং এই ভাষায় রচিত সাহিত্য সমুহ ক্রমবিকাশের পথে অগ্রসর হয়েছে । গৌতম বুদ্ধের ব্যবহৃত ভাষা হিসাবে এই ভাষার ইতিহাস সর্বাধিক গুরুত্ব লাভ করে। বুদ্ধ তার ধর্ম আদর্শ প্রচারের জন্য সমগ্র উত্তর ভারত পরিভ্রমন করেন। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত মানুষদের সর্বজন বোধ্যতার তাগিদে পালি ভাষার প্রচলনের প্রসার ঘটে। ক্রমে বৌদ্ধ ভিক্ষু মন্ডলি ধর্মালোচনার মাধ্যম হিসাবে এই ভাষাতেই দক্ষতা অর্জন করেন। বুদ্ধ নিজে ও এই ভাষাতেই ধর্মদেশনা দিতেন। তাই পরবর্তিতে এই ভাষাতেই( পালিতে) মুল ত্রিপিটক গ্রন্থ রচিত ও সংরক্ষিত হয়।[3]", "question_text": "ত্রিপিটক কোন ভাষায় রচিত ?", "answers": [{"text": "পালি", "start_byte": 140, "limit_byte": 152}]} {"id": "-3789711221493740988-3", "language": "bengali", "document_title": "সমকামিতা", "passage_text": "মহিলা সমকামীদের বোঝাতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত শব্দটি হল লেসবিয়ান এবং পুরুষ সমকামীদের ক্ষেত্রে গে, যদিও গে কথাটি প্রায়শ সমকামী মহিলা ও পুরুষ উভয়কে বোঝাতেও সাধারণভাবে ব্যবহৃত হয়। নানা কারণে স্বঘোষিত সমকামীর সংখ্যা এবং মোট জনসংখ্যার মধ্যে সমলৈঙ্গিক সম্পর্কে আবদ্ধ মানুষের অনুপাত নির্ণয় করা দুঃসাধ্য। এই কারণগুলোর মধ্যে প্রধান হল সমকামভীতি ও বিপরীতকামবাদের সমর্থনজনিত বৈষম্যের কারণে অনেক সমকামী প্রকাশ্যে তাদের যৌনতা স্বীকার না করা।[10] অন্যান্য প্রাণীদের মধ্যেও সমকামী আচরণের নিদর্শন নথিভুক্ত হয়েছে।[11][12][13][14][15]", "question_text": "মহিলা সমকামী বোঝাতে ইংরেজির কোন পরিভাষাটি ব্যবহার করা হয় ?", "answers": [{"text": "লেসবিয়ান", "start_byte": 146, "limit_byte": 173}]} {"id": "-6819213985149888558-0", "language": "bengali", "document_title": "সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস", "passage_text": "সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস বা এমআই৬ যুক্তরাজ্যীয় সরকার তথা ব্রিটিশ গভর্নমেন্টের বৈদেশিক গুপ্তচর বিভাগের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সংস্থা হিসেবে এমআই৫, সরকারী যোগাযোগের প্রধান দপ্তর বা জিসিএইচকিউ, প্রতিরক্ষা সংস্থা বা ডিআইয়ের সাথে একযোগে কাজ করছে। যুক্তরাজ্যের জয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স কমিটি বা জিআইসি'র নিয়ন্ত্রণে থেকে নির্দিষ্ট নির্দেশনার মাধ্যমে কাজ করে সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস।", "question_text": "বর্তমানে ব্রিটিশ গভর্নমেন্টের বৈদেশিক গুপ্তচর বিভাগের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাটির প্রধান কে ?", "answers": [{"text": "সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস বা এমআই৬", "start_byte": 0, "limit_byte": 103}]} {"id": "-9017682501750481076-4", "language": "bengali", "document_title": "রুশ ভাষা", "passage_text": "রুশ ভাষা রাশিয়ার একমাত্র সরকারি ভাষা। এছাড়াও এটি বেলারুশ, কাজাকিস্তান, কিরগিজস্তান, ইউক্রেনের স্বায়ত্বশাসিত ক্রিমেয়া এবং মলদোভার ত্রান্সনিস্ত্রিয়ার অন্যতম সরকারি ভাষা। রুশ ভাষা জাতিসংঘের ছয়টি দাপ্তরিক ভাষার একটি।", "question_text": "রাশিয়ার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "রুশ ভাষা", "start_byte": 0, "limit_byte": 22}]} {"id": "-761065314955184950-3", "language": "bengali", "document_title": "আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ", "passage_text": "১৯৬৮ সালে মুজাহিদ ইসলামী ছাত্র সংঘের ফরিদপুর জেলার সভাপতি নির্বাচিত হন।[19] ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর তিনি ঢাকা জেলার ছাত্র সংঘের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন।[19] ১৯৭০-এর আগস্ট-সেপ্টেম্বরের দিকে মুজাহিদ পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের সেক্রেটারি নিযুক্ত হন; যা ছিল নিখিল পাকিস্তান ছাত্র সংঘের প্রাদেশিক শাখা[19] এবং ১৯৭১ সালের অক্টোবরে পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতি নির্বাচিত হন।[20]", "question_text": "আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ কোন রাজনৈতিক দলের নেতা ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ইসলামী ছাত্র সংঘে", "start_byte": 48, "limit_byte": 95}]} {"id": "644839728988925061-2", "language": "bengali", "document_title": "আবদুল হামিদ খান ভাসানী", "passage_text": "পিতৃহীন হামিদ প্রথমে কিছুদিন চাচা ইব্রাহিমের আশ্রয়ে থাকেন। ওই সময় ইরাকের এক আলেম ও ধর্ম প্রচারক নাসির উদ্দীন বোগদাদী সিরাজগঞ্জে আসেন। হামিদ তাঁর আশ্রয়ে কিছুদিন কাটান। এরপর প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কিছুদিন পূর্বে ১৮৯৩ সালে তিনি জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলার জমিদার শামসুদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর বাড়িতে যান। সেখানে তিনি মাদ্রাসার মোদাররেসের কাজ করেন এবং জমিদারের ছেলে-মেয়েকে পড়ানোর দায়িত্ব নেন। ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দে পীর সৈয়দ নাসীরুদ্দীনের সাথে আসাম গমন করেন। ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হন। ইসালামিক শিক্ষার উদ্দেশ্যে ১৯০৭-এ দেওবন্দ যান। দুই বছর সেখানে অধ্যয়ন করে আসামে ফিরে আসেন। ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস ময়মনসিংহ সফরে গেলে তাঁর ভাষণ শুনে ভাসানী অণুপ্রাণিত হন।[1] ১৯১৯ সালে কংগ্রেসে যোগদান করে অসহযোগ আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে দশ মাস কারাদণ্ড ভোগ করেন। ১৯২৩ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন স্বরাজ্য পার্টি গঠন করলে ভাসানী সেই দল সংগঠিত করার ব্যাপারে ভূমিকা পালন করেন। ১৯২৫ সালে তিনি জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার জমিদার শামসুদ্দিন মহম্মদ চৌধুরীর মেয়ে আলেমা খাতুনকে বিবাহ করেন। ১৯২৬ সালে তিনি তার সহধর্মিণী আলেমা খাতুনকে নিয়ে আসাম গমন করেন এবং আসামে প্রথম কৃষক-প্রজা আন্দোলনের সুত্রপাত ঘটান। ১৯২৯-এ আসামের ধুবড়ী জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের ভাসান চরে প্রথম কৃষক সম্মেলন আয়োজন করেন। এখান থেকে তার নাম রাখা হয় \"ভাসানীর মাওলানা\"।[1] এরপর থেকে তার নামের শেষে ভাসানী শব্দ যুক্ত হয়।", "question_text": "মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী কত সালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে যোগ দেন ?", "answers": [{"text": "১৯১৯", "start_byte": 1869, "limit_byte": 1881}]} {"id": "-4583617912577982150-0", "language": "bengali", "document_title": "মালয়েশিয়া", "passage_text": "মালয়েশিয়া (Malay: Malaysia) তেরটি রাজ্য এবং তিনটি ঐক্যবদ্ধ প্রদেশ নিয়ে গঠিত দক্ষিনপূর্ব এশিয়ার একটি দেশ। [1] যার মোট আয়তন ৩,২৯,৮৪৫ বর্গকিমি।[2] দেশটির রাজধানী শহর কুয়ালালামপুর এবং পুত্রজায়া হল ফেডারেল সরকারের রাজধানী। দক্ষিণ চীন সাগর দ্বারা দেশটি দুই ভাগে বিভক্ত, পেনিনসুলার মালয়েশিয়া এবং পূর্ব মালয়েশিয়া। মালয়েশিয়ার স্থল সীমান্তে রয়েছে থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, এবং ব্রুনাই; এর সমুদ্র সীমান্ত রয়েছে সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইন এর সাথে। [2] মালয়েশিয়ার মোট জনসংখ্যা ২৮ মিলিয়নের অধিক।[3]", "question_text": "মালয়েশিয়ার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "কুয়ালালামপুর", "start_byte": 409, "limit_byte": 448}]} {"id": "5609996537429566605-0", "language": "bengali", "document_title": "কিম জং উন", "passage_text": "কিম জং উন [2] ( জন্ম ৮ জানুয়ারি ১৯৮৪[3] হচ্ছেন গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া অর্থাৎ উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা। তিনি হচ্ছেন কিম জং ইলের (১৯৪১-২০১১) চতুর্থ সন্তান ও কিম ইল-সাং-এর (১৯১২-১৯৯৪) নাতি। তিনি বর্তমানে উত্তর কোরিয়ার ওয়ার্কার্স পার্টির প্রথম সম্পাদক, উত্তর কোরিয়ার কেন্দ্রীয় সামরিক সংস্থার সভাপতি, উত্তর কোরিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা সংস্থার সভাপতি, কোরিয়ান পিপলস আর্মির সর্বোচ্চ অধিনায়ক ও কোরিয়ার ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতিমণ্ডলীয় নিয়ন্ত্রণ কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার বাবা অর্থাৎ কিম জং ইলের রাজ্য অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার পর তিনি ২৮ ডিসেম্বর ২০১১ নিজেকে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে ঘোষণা করেন।[4] তিনি তার বাবা কিম জং ইল ও মা কো ইয়ং হীর তৃতীয় ও সর্বকনিষ্ঠ পুত্র।[5]", "question_text": "বর্তমানে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কে ?", "answers": [{"text": "কিম জং উন", "start_byte": 0, "limit_byte": 23}]} {"id": "3040753394795637956-1", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর আমেরিকা", "passage_text": "উত্তর আমেরিকার আয়তন ২৪,৭০৯,০০০ বর্গ কি.মি. (৯,৫৪০,০০০ বর্গ মাইল), যা পৃথিবীপৃষ্ঠের প্রায় ৪.৮% এবং ভূ-পৃষ্ঠের ১৬.৫%। ২০০৭ সালে এই মহাদেশে প্রাক্কলিত জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৫২ কোটি। আয়তনের দিক থেকে উত্তর আমেরিকা এশিয়া ও আফ্রিকার পরে ৩য় বৃহত্তম[2] এবং জনসংখ্যার বিচারে এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপের পরে ৪র্থ বৃহত্তম মহাদেশ।[3]", "question_text": "আয়তনের বিচারে পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ কোনটি ?", "answers": [{"text": "এশিয়া", "start_byte": 540, "limit_byte": 558}]} {"id": "5191383937994941410-2", "language": "bengali", "document_title": "মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব", "passage_text": " আরও দেখুন: বিশ্বতত্ত্বের কালপঞ্জি\nমহাবিশ্বের গঠন এবং এর সাথে তত্ত্বের সমন্বয় সাধনের চেষ্টা থেকেই মহাবিস্ফোরণ তত্ত্বের উৎপত্তি হয়েছে। মহাকাশ পর্যবেক্ষকরা দেখতে পান যে অধিকাংশ সর্পিল নীহারিকা পৃথিবী থেকে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে। অবশ্য বিশ্বতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে এর ব্যাখ্যা আরও পরে হয়েছে, বর্তমানে আমরা জানি, যে নীহারিকাগুলো পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে, সেগুলো আসলে নীহারিকা নয়, বরং আমাদের আকাশগঙ্গার বাইরের ছায়াপথ ছিল[1]। বেলজিয়ামের একজন রোমান ক্যাথলিক ধর্মপ্রচারক জর্জ ল্যমেত্র্‌ ১৯২৭ সালে প্রথম স্বাধীনভাবে আইনস্টাইনের ক্ষেত্র সমীকরণ থেকে ফ্রিদমান সমীকরণসমূহ উপপাদন করেন। আইনস্টাইন সাধারণ আপেক্ষিকতার জন্য এই ক্ষেত্র সমীকরণগুলোর গোড়াপত্তন করেছিলেন। ফ্রিদমান সমীকরণ উপপাদনের পর সর্পিল নীহারিকার ক্রম পশ্চাদপসারণের উপর ভিত্তি করে ল্যমেত্র প্রস্তাব করেন, মহাবিশ্ব একটি সুপ্রাচীন পরমাণু থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে, যে প্রস্তাব বর্তমানে মহাবিস্ফোরণ নামে পরিচিত।[2]", "question_text": "মহাবিশ্ব সম্প্রসারণ তত্ত্বটি প্রথম কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "জর্জ ল্যমেত্র্‌", "start_byte": 1252, "limit_byte": 1295}]} {"id": "2351657829570417965-1", "language": "bengali", "document_title": "ঊষা উথুপ", "passage_text": "ঊষা উথুপ মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন,[1] একটি তামিল ব্রাহ্মণ পরিবারে। তার বাবা বিদ্যনাথ সোমেশ্বর সামী।[5] যিনি মাদ্রাজ (বর্তমানে চেন্নাই) থেকে ১৯৪৭ সালে তামিলনাডুতে স্থানান্তর হন।", "question_text": "ঊষা উথুপ ভারতের কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "মুম্বাই", "start_byte": 23, "limit_byte": 44}]} {"id": "-6982263625900600966-0", "language": "bengali", "document_title": "খিচুড়ি", "passage_text": "খিচুড়ি একটি ভাত জাতীয় খাবার যা বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান সহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে অন্যতম জনপ্রিয় খাবার। প্রধানত চাল এবং মসুর ডাল দিয়ে সাধারণ খিচুড়ি ভাত রান্না করা হলে বজরা, মুগডাল সহ অন্যান্য ডালের ব্যবহারও লক্ষ্য করা যায়। অঞ্চলভেদে খিচুড়ির বিভিন্ন আঞ্চলিকরূপ পরিলক্ষিত হয়। যেমন নরম খিচুড়ি, ভুনা খিচুড়ি, মাংস খিচুড়ি, নিরামিষ খিচুড়ি ইত্যাদি। খিচুড়ি একটি সহজপাচ্য খাবার তাই শিশুকে প্রথম কঠিন খাবার হিসেবে দক্ষিণ এশিয়ায় খিচুড়ি খাওয়ানো হয়।[1] হিন্দুদের মধ্যে যারা উপবাসকালে কোনপ্রকার শস্যাদি গ্রহণ করতে চান না তারা এসময়ে সাবুদানা খিচুড়ি খেয়ে থাকেন।[2][3]", "question_text": "জনপ্রিয় খাবার খিচুড়ির প্রধান উপকরণ কী ?", "answers": [{"text": "চাল এবং মসুর ডাল", "start_byte": 316, "limit_byte": 358}]} {"id": "-1554488453616992186-0", "language": "bengali", "document_title": "রোনালদো", "passage_text": "\nরোনালদো (Portuguese pronunciation:[χoˈnawdu luˈiz naˈzaɾiu dʒi ˈlimɐ]; জন্ম: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬) ব্রাজিলের ফুটবল তারকা। তিনি একজন খ্যাতিমান স্ট্রাইকার। তার পুরো নাম - রোনাল্দো লুইস নাজারিও ডি লিমা। সচরাচর তিনি রোনাল্দো নামে পরিচিত। ব্রাজিলীয় ফুটবলার হিসেবে করিন্থিয়াসের পক্ষ হয়ে ২০১১ সালে খেলে অবসর গ্রহণ করেন। ‘’৯০-এর দশক থেকে শুরু করে ২০০০-এর দশকের প্রথমার্ধে বিশ্বের অন্যতম দক্ষ গোলদাতা হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন। তিনি মাত্র ২১ বৎসর বয়সে ১৯৯৭ সালে ইউরোপিয়ান ফুটবলার হিসেবে ফিফা বালোঁ দ’অর এবং ২৬ বৎসর বয়সে ২০০২ সালে পুণরায় এই খেতাব অর্জন করেন। উপরন্তু, তিনি দু’জন ব্যক্তির মধ্যে একজন হিসেবে ফিফা’র বর্ষসেরা খেলোয়াড় হিসেবে তিনবার মনোনিত হন (অন্যজন হলেন ফরাসী ফুটবলার জিনেদিন জিদান)। ২০০৭ সালে রোনাল্দো ফরাসী ফুটবলে সর্বকালের সেরা একাদশের একজন হিসেবে স্থান পান এবং পেলে’র উত্তরসূরী হিসেবে ফিফা’র ১০০জন সেরা খেলোয়াড়ের একজন হিসেবে মনোনিত হন। ২০১০ সালে তিনি গোল.কম-এর অনলাইন ভোটের ৪৩.৬৩% ভোট পেয়ে ’প্লেয়ার অব দ্য ডিকেড’সহ সেন্টার ফরোয়ার্ডের ‘টিম অব দ্য ডিকেড’ সম্মাননা পান। ফেব্রুয়ারী ২৩, ২০১০ তারিখে রোনাল্ডো ঘোষণা করেন যে দু’বছর চু্ক্তির বর্ধিতাংশ হিসেবে করিন্থিয়াসের খেলোয়াড় হিসেবে ২০১১ মৌসুমে ফুটবল জগৎ থেকে অবসর নিবেন। তিনি বিশ্বব্যাপী ফুটবল বোদ্ধা ও সমর্থকদের কাছে সর্বকালের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে চিহ্নিত।\nরোনাল্ডো ব্রাজিলের পক্ষে ৯৭টি আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করে ৬২টি গোল করেন। তিনি ১৯৯৪ ও ২০০২ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল জয়ী দলের সদস্য ছিলেন। ২০০৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবলে রোনাল্ডো ১৫তম গোল করে জার্মানীর গার্ড মুলারের ১৪ গোলের রেকর্ড ভঙ্গ করে বিশ্বকাপ ফুটবলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতা হন।", "question_text": "রোনাল্দো লুইস নাজারিও ডি লিমা কোন সালে ব্রাজিলের জাতীয় ফুটবল দল থেকে অবসর গ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২০১১", "start_byte": 660, "limit_byte": 672}]} {"id": "-1987642040932232124-8", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গের ভূগোল", "passage_text": "তিস্তা নদীর পশ্চিম দিকের পার্বত্য অঞ্চলে দুইটি পর্বতশিরা দেখা যায়, এরা হল সিংগালীলা শৈলশিরা এবং দার্জিলিং-মহালধিরাম শৈলশিরা । সিংগালিলা শৈলশিরা নেপাল ও দার্জিলিং  সিমান্তে অবস্থিত থেকে পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলাকে নেপাল থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে । সিংগালিলার চারটি উল্লেখযোগ্য পর্বতশৃঙ্গ হল ফালুট, সান্দাকফু, টংলু ও সবরগ্রাম ।  ফালুট পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতা ৩,৫৯৫ মি. , সান্দাকফু পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতা ৩,৬৩৬ মি., টংলু পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতা ৩,০৩৬ মি., ও সবরগ্রাম পর্বতশৃঙ্গের উচ্চতা ৩,৫৪৩ মি. । সান্দাকফু পশ্চিমবঙ্গের উচ্চতম শৃঙ্গ । দার্জিলিং-কার্শিয়াং পর্বতমালার উল্লেখযোগ্য শৃঙ্গ হল টাইগার হিল । টাইগার হিলের উচ্চতা ২,৫৬৭মি. ।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের উচ্চতম শৃঙ্গের নাম কী ?", "answers": [{"text": "সান্দাকফু", "start_byte": 1291, "limit_byte": 1318}]} {"id": "6960346796185627647-5", "language": "bengali", "document_title": "পরমাণু", "passage_text": "প্রোটন ধণাত্মক আধান বিশিষ্ট কণিকা যা নিউক্লিয়াসের মধ্যে থাকে। ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে বিজ্ঞানী আর্নেস্ট রাদারফোর্ড প্রোটনের অস্তিত্ব প্রমাণ করেন।একটি পরমাণুতে ইলেকট্রনের সমান সংখ্যক প্রোটন থাকে। প্রোটনের ভর 1.673×10−24g যা পারমাণবিক ভর স্কেল অনুসারে 1.007276 amu (এখানে amu হল atomic mass unit)। একটি হাইড্রোজেন পরমাণু থেকে একটি ইলেকট্রন সরিয়ে নিলেই প্রোটন পাওয়া যায় তাই একে H+বলা যেতে পারে। একে সাধারণত p দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।", "question_text": "প্রোটনের আধান কী ?", "answers": [{"text": "ধণাত্মক", "start_byte": 19, "limit_byte": 40}]} {"id": "817521409636216777-0", "language": "bengali", "document_title": "রক্ত", "passage_text": "রক্ত (Blood) হল উচ্চশ্রেণীর প্রাণিদেহের এক প্রকার কোষবহুল, বহু জৈব ও অজৈব পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত সামান্য লবণাক্ত, আঠালো, ক্ষারধর্মী ও লালবর্ণের ঘন তরল পদার্থ যা হৃৎপিন্ড, ধমনী, শিরা ও কৈশিক জালিকার মধ্য দিয়ে নিয়মিত প্রবাহিত হয়। রক্ত একধরণের তরল যোজক কলা। \nরক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে। রক্ত হল আমাদেরে দেহের জ্বালানি স্বরূপ। মানবদেহে শতকরা ৮ ভাগ রক্ত থাকে (গড়ে মানবদেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে)। রক্তের PH সামান্য ক্ষারীয় অর্থাৎ ৭.২ - ৭.৪।\nমানুষের রক্তের তাপমাত্রা ৩৬ - ৩৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (গড়ে ৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড)।", "question_text": "একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের শরীরে মোট কত লিটার রক্ত থাকে ?", "answers": [{"text": "৫-৬", "start_byte": 1130, "limit_byte": 1137}]} {"id": "4334035752382413033-1", "language": "bengali", "document_title": "২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "চূড়ান্ত পর্বে যে ৩২টি জাতীয় ফুটবল দল খেলেছে, তাদের মধ্যে রাশিয়ার জাতীয় ফুটবল দল আয়োজক রাষ্ট্রের দল হিসেবে সরাসরি খেলার সুযোগ পেয়েছে। বাকি ৩১টি জাতীয় দল বাছাইপর্বের প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ হয়ে খেলতে এসেছে। এই ৩২টি দলের মধ্যে ২০টি দল পূর্ববর্তী ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপেও অংশগ্রহণ করেছিল, যাদের মধ্যে সাবেক বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন জার্মানি অন্যতম। অন্যদিকে আইসল্যান্ড এবং পানামা এই বিশ্বকাপে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে।", "question_text": "২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপে কোন দেশ জয়ী হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "জার্মানি", "start_byte": 879, "limit_byte": 903}]} {"id": "-8260165069214735638-1", "language": "bengali", "document_title": "মৌমাছি পালন", "passage_text": "বাংলাদেশে সাধারণত তিন প্রজাতির মৌমাছি পাওয়া যায়।", "question_text": "মোট কতগুলি প্রজাতির মৌমাছি দেখা যায় ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 50, "limit_byte": 59}]} {"id": "-7968244119696230365-7", "language": "bengali", "document_title": "চৈতন্য মহাপ্রভু", "passage_text": "মাত্র চব্বিশ বছর বয়সে কাটোয়ায় কেশব ভারতীর নিকট সন্ন্যাসব্রতে দীক্ষিত হওয়ার পর নিমাই শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য নাম গ্রহণ করেন।[17] সন্ন্যাস গ্রহণের পর তিনি জন্মভূমি বাংলা ত্যাগ করে কয়েক বছর ভারতের বিভিন্ন তীর্থস্থান যথা: নীলাচল, দাক্ষিণাত্য, গৌড়, বৃন্দাবন পর্যটন করেন। পথে সত্যবাই, লক্ষ্মীবাই নামে বারাঙ্গনাদ্বয় এবং ভীলপন্থ, নারেজী প্রভৃতি দস্যুগণ তাঁর শরণ গ্রহণ করে। এইসব স্থানে ভ্রমণের সময় তিনি এতদাঞ্চলের ভাষা (যথা: ওড়িয়া, তেলুগু, মালয়ালম প্রভৃতি) বিশেষভাবে শিক্ষা করেন। এই সময় তিনি অশ্রুসজল নয়নে অবিরত কৃষ্ণনাম জপ ও কঠোর বৈরাগ্য সাধন (আহার-নিদ্রা ত্যাগ করে কৌপীনসার হয়ে) করতেন। জীবনের শেষ চব্বিশ বছরের অধিকাংশ সময় তিনি অতিবাহিত করেন জগন্নাথধাম পুরীতে।[18] ওড়িশার সূর্যবংশীয় হিন্দু সম্রাট গজপতি মহারাজা প্রতাপরুদ্র দেব চৈতন্য মহাপ্রভুকে কৃষ্ণের সাক্ষাৎ অবতার মনে করতেন। মহারাজা প্রতাপরুদ্র চৈতন্যদেব ও তাঁর সংকীর্তন দলের পৃষ্ঠপোষকে পরিণত হয়েছিলেন।[19] ভক্তদের মতে, জীবনের শেষপর্বে চৈতন্যদেব ভক্তিরসে আপ্লুত হয়ে হরিনাম সংকীর্তন করতেন এবং অধিকাংশ সময়েই ভাবসমাধিস্থ থাকতেন।[20] ১৫৩৩ খ্রীষ্টাব্দে আষাঢ় মাসের শুক্লা সপ্তমী তিথিতে রবিবারে পুরীধামে মাত্র ৪৮ বছর বয়সে তাঁর লীলাবসান ঘটে।[4]", "question_text": "চৈতন্য মহাপ্রভু কত বছর বেঁচে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "৪৮", "start_byte": 2829, "limit_byte": 2835}]} {"id": "-1842297695619255471-34", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "কুরআন শরীফ (القرآن) মুসলমানদের নিকট পবিত্র ধর্মগ্রন্থ।[58]\n“কুরান” বা “কুরআন” শব্দটি আরবী শব্দ, এই শব্দের উতপত্তি ও অর্থ নিয়ে বিশেষজ্ঞ আলেমদের মাঝে মতপার্থক্য আছে। কারো কারো মতে কুরান শব্দটি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি অবতীর্ন কিতাবের “আলাম” বা নির্ধারিত নাম, যেমন তাওরাত, ইঞ্জিল, যাবুর দ্বারা নির্ধারিত তিনটি পৃথক পৃথক কিতাব বুঝানো হয়ে থাকে, কুরান দ্বারাও ঠিক তেমনি একটি নির্ধারিত কিতাব বুঝানো হয়ে থাকে। এই হিসাবে শব্দটি –আরবী ব্যকরন রীতি অনুযায়ী- অন্য কোন উতস-শব্দ থেকে “মুশতাক” বা উদ্ভুত শব্দ নয়। ইমাম শাফী র. এর মত এটা। \nআবার অন্য আলেমের মত এই যে, কুরান শব্দটি তার উতস-শব্দ থেকে “মুশতাক” বা উদ্ভুত একটি শব্দ। যারা এই মত প্রকাশ করেন তারা আবার কুরানের উতস-মুল বা মুল শব্দ নির্ধারনে ভিন্ন ভিন্ন মত প্রদান করেছেনঃ কারো মতে কুরান শব্দটি আরবী “কারান” থেকে উদ্ভুত যার অর্থ যুক্ত করা, যেহেতু কুরানে বিভিন্ন আয়াত, সুরা একে অপরের সাথে যুক্ত তাই একে “কুরান” বলা হয়ে থাকে। আবার কারো মতে মুল শব্দ “কারান” নয়, বরং মুল শব্দ হচ্ছে “করায়া” যার অর্থ পড়া, এখানে আরবী ভাষার রীতি অনুযায়ি পড়া দ্বারা পঠিত গ্রন্থ বা কিতাবকে বুঝানো হয়েছে । কুরানের এই শেষোক্ত অর্থই বেশী পরিচিত -অর্থাৎ কুরানের শাব্দিক অর্থ “পঠিত কিতাব”। [59] “কুরান আল্লাহর কালাম, যা তার রাসুলের উপর অবতীর্ন হয়েছে, যার অনুরুপ কুরান পেশ করতে সবাই অক্ষম, যার তেলাওয়াত ইবাতাদ, যা “মুতাওয়াতির” বা অকাট্যভাবে বর্নিত, যা মুসহাফে লিখিত, যার শুরু হয়েছে সুরা ফাতিহা দিয়ে আর শেষ হয়েছে সুরা নাসের মাধ্যমে”। ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের(সাঃ) নিকট অবতীর্ণ হয়। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি বা ৬,৬৬৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[60][61][62][63] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরয়ানের যে আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে তা হল:", "question_text": "মুসলিমদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "কুরআন শরীফ", "start_byte": 0, "limit_byte": 28}]} {"id": "-4997248277636304060-0", "language": "bengali", "document_title": "উইলিয়াম শেকসপিয়র", "passage_text": "\nউইলিয়াম শেকসপিয়র (/ˈʃeɪkspɪər/;[1] ইংরেজি: William Shakespeare উইলিয়াম্‌ শেইক্‌স্পিয়ার্‌) (ব্যাপ্টিজম ২৬ এপ্রিল, ১৫৬৪; মৃত্যু ২৩ এপ্রিল, ১৬১৬)[nb 1] ছিলেন একজন ইংরেজ কবি ও নাট্যকার। তাঁকে ইংরেজি ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক এবং বিশ্বের একজন অগ্রণী নাট্যকার মনে করা হয়।[2] তাঁকে ইংল্যান্ডের \"জাতীয় কবি\" এবং \"বার্ড অব অ্যাভন\" (অ্যাভনের চারণকবি) নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে।[3][nb 2] তাঁর যে রচনাগুলি পাওয়া গিয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ৩৮টি নাটক,[nb 3] ১৫৪টি সনেট, দুটি দীর্ঘ আখ্যানকবিতা এবং আরও কয়েকটি কবিতা। কয়েকটি লেখা শেকসপিয়র অন্যান্য লেখকদের সঙ্গে যৌথভাবেও লিখেছিলেন। তাঁর নাটক প্রতিটি প্রধান জীবিত ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং অপর যে কোনো নাট্যকারের রচনার তুলনায় অধিকবার মঞ্চস্থ হয়েছে।[4]", "question_text": "উইলিয়াম শেকসপিয়র মোট কতগুলো নাটক রচনা করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "৩৮", "start_byte": 1060, "limit_byte": 1066}]} {"id": "-2223853700764456155-2", "language": "bengali", "document_title": "ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্লো-ব্জাং-র্গ্যা-ম্ত্শো", "passage_text": "চতুর্থ দলাই লামা য়োন-তান-র্গ্যা-ম্ত্শো মৃত্যুবরণ করার পরে ১৬১৮ খ্রিষ্টাব্দে ছোখুর মঙ্গোলদের একটি দল দ্বুস অঞ্চলে তীর্থযাত্রায় এসে মধ্য তিব্বত শাসনকারী গ্ত্সাং-পা রাজবংশের অধীনস্থ এলাকায় লুঠপাট চালালে গ্ত্সাং-পা রাজবংশের রাজা ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যাল দ্বুস অঞ্চলে আক্রমণ করে দ্গে-লুগ্স বৌদ্ধধর্মসম্প্রদায়ের বহু বৌদ্ধবিহারকে কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের বৌদ্ধবিহারে পরিণত করেন ও দলাই লামার পরবর্তী অবতার খোঁজার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।[4]:৩২৭,৩২৮ শেষ জীবনে চতুর্থ পাঞ্চেন লামা ব্লো-ব্জাং-ছোস-ক্যি-র্গ্যাল-ম্ত্শানের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি হলে ফুন-ত্শোগ্স-র্নাম-র্গ্যাল এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেন।[5]:৩৩ এর ফলশ্রুতিতে য়োন-তান-র্গ্যা-ম্ত্শোর প্রধান সহায়ক ব্সোদ-নাম্স-ছোস-'ফেল পঞ্চম দলাই লামা হিসেবে কুন-দ্গা'-স্ন্যিং-পোকে চিহ্নিত করেন।[1] এবং ব্লো-ব্জাং-ছোস-ক্যি-র্গ্যাল-ম্ত্শান তাঁর নতুন নাম রাখেন ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্লো-ব্জাং-র্গ্যা-ম্ত্শো। যদিও এই চিহ্নিতকরণ পদ্ধতি বিতর্কের ঊর্ধ্বে ছিল না। দলাই লামা হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার পূর্বে তাঁকে ব্কা'-ব্রগ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের গ্রাগ্স-পা-দোন-গ্রুব (Wylie: grags pa don grub) নামক চতুর্থ ম্ত্শুর-ফু-র্গ্যাল-ত্শাব (Wylie: mtshur phu rgyal tshab) উপাধিধারী লামার অবতার রূপে চিহ্নিতকরণের অসফল প্রচেষ্টা করা হয়েছিল।[6] অন্যদিকে গ্রাগ্স-পা-র্গ্যাল-ম্ত্শান (Wylie: grags pa rgyal mtshan) নামক অপর এক শিশুকেও পঞ্চম দলাই লামা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। কিন্তু ব্লো-ব্জাং-ছোস-ক্যি-র্গ্যাল-ম্ত্শান তাঁকে পান-ছেন-ব্সোদ-নাম্স-গ্রাগ্স-পা নামক পঞ্চদশ দ্গা'-ল্দান-খ্রি-পার অবতার রূপে চিহ্নিত করে এই বিতর্কের অবসান ঘটান।[7][8]", "question_text": "তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের অন্যতম প্রধান ধর্মসম্প্রদায় দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের চতুর্থ দলাই লামা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "য়োন-তান-র্গ্যা-ম্ত্শো", "start_byte": 45, "limit_byte": 105}]} {"id": "-5851536339042738709-0", "language": "bengali", "document_title": "শেখ মুজিবুর রহমান", "passage_text": "শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ মার্চ ১৯২০ - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ও ভারতীয় উপমহাদেশের একজন অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি বাঙালীর অধিকার রক্ষায় ব্রিটিশ ভারত থেকে ভারত বিভাজন আন্দোলন এবং পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব প্রদান করেন। প্রাচীন বাঙ্গালি সভ্যতার আধুনিক স্থপতি হিসাবে শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলাদেশের জাতির জনক বা জাতির পিতা বলা হয়ে থাকে। তিনি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের সভাপতি, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি এবং পরবর্তীতে এদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। জনসাধারণের কাছে তিনি শেখ মুজিব এবং শেখ সাহেব হিসাবে বেশি পরিচিত এবং তার উপাধি বঙ্গবন্ধু। তার কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বর্তমান সভানেত্রী এবং বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।", "question_text": "বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৭ মার্চ ১৯২০", "start_byte": 49, "limit_byte": 84}]} {"id": "4225140588416652635-0", "language": "bengali", "document_title": "স্বামী বিবেকানন্দ", "passage_text": "স্বামী বিবেকানন্দ (Bengali:[ʃami bibekanɒnɖo](listen), Shāmi Bibekānondo; ১২ জানুয়ারি, ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দ – ৪ জুলাই, ১৯০২ খ্রিস্টাব্দ) নাম নরেন্দ্রনাথ দত্ত (Bengali:[nɔrend̪ro nat̪ʰ d̪ɔt̪t̪o]), ছিলেন একজন হিন্দু সন্ন্যাসী, দার্শনিক, লেখক, সংগীতজ্ঞ এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর ভারতীয় অতীন্দ্রি়য়বাদী রামকৃষ্ণ পরমহংসের প্রধান শিষ্য। তার পূর্বাশ্রমের নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ দত্ত। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে হিন্দুধর্ম তথা ভারতীয় বেদান্ত ও যোগ দর্শনের প্রচারে প্রধান ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন।[2] অনেকে ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষার্ধে বিভিন্ন ধর্মমতের মধ্যে পারস্পরিক সুসম্পর্ক স্থাপন এবং হিন্দুধর্মকে বিশ্বের অন্যতম প্রধান ধর্ম হিসেবে প্রচার করার কৃতিত্ব বিবেকানন্দকে দিয়ে থাকেন।[3] ভারতে হিন্দু পুনর্জাগরণের তিনি ছিলেন অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব। সেই সঙ্গে ব্রিটিশ ভারতে তিনি ভারতীয় জাতীয়তাবাদের ধারণাটি প্রবর্তন করেন।[4] বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন।[2] তার সবচেয়ে বিখ্যাত বক্তৃতাটি হল, \"আমেরিকার ভাই ও বোনেরা...,\"[5] ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোয় বিশ্ব ধর্ম মহাসভায় প্রদত্ত চিকাগো বক্তৃতা,[5] যার মাধ্যমেই তিনি পাশ্চাত্য সমাজে প্রথম হিন্দুধর্ম প্রচার করেন।", "question_text": "স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১২ জানুয়ারি, ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দ", "start_byte": 111, "limit_byte": 193}]} {"id": "-517805448922036487-8", "language": "bengali", "document_title": "ট্রান্সমিটার", "passage_text": "১৯২০ সালে ভ্যাকুয়াম টিউব ট্রান্সমিটার বাজারে আসে যেগুলো পূর্বে উল্লেখকরা নয়েজের ত্রুটিমুক্ত ছিল। এগুলো ১৯১২ সালে আবিস্কৃত এডওয়ার্ড আর্মস্ট্রং এবং আলেক্সান্ডার মেসনার এর যৌথ গবেষণার ফসল \"ফিডব্যাক অস্কিলেটর\" ব্যবহার করে তৈরী করা হয়েছিল। ফিডব্যাক অস্কিলেটরও ১৯০৬ সালে লি দি ফ্রস্ট এর গবেষণায় উদ্ভাবিত ভ্যাকুয়াম টিউবকে কেন্দ্র করে বানানো হয়েছিল। ভ্যাকুয়াম টিউব ব্যবহারের প্রথম কারন ছিল এগুলা অপেক্ষাকৃত কম ব্যয়বহুল। আর ভ্যাকুয়াম টিউব এ্যাম্প্লিফায়েড মডুলেশন ব্যবহার করে / উৎপন্ন করতে পারত যা দ্বারা অডিও বার্তা পাঠানো যেত।", "question_text": "ভ্যাকুয়াম টিউব ট্রান্সমিটার প্রথম কে তৈরী করেন ?", "answers": [{"text": "এডওয়ার্ড আর্মস্ট্রং এবং আলেক্সান্ডার মেসনার", "start_byte": 338, "limit_byte": 462}]} {"id": "1997883414514321298-3", "language": "bengali", "document_title": "জহির রায়হান", "passage_text": "জহির রায়হান বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তার সাহিত্যিক ও সাংবাদিক জীবন শুরু হয়। ১৯৫০ সালে তিনি যুগের আলো পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কাজ করা শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি খাপছাড়া, যান্ত্রিক, সিনেমা ইত্যাদি পত্রিকাতেও কাজ করেন। ১৯৫৬ সালে তিনি সম্পাদক হিসেবে প্রবাহ পত্রিকায় যোগ দেন। ১৯৫৫ সালে তার প্রথম গল্পগ্রন্থ সূর্যগ্রহণ প্রকাশিত হয়। চলচ্চিত্র জগতে তার পদার্পণ ঘটে ১৯৫৭ সালে, জাগো হুয়া সাভেরা ছবিতে সহকারী হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে। তিনি সালাউদ্দীনের ছবি যে নদী মরুপথেতেও সহকারী হিসেবে কাজ করেন। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক এহতেশাম তাকে এ দেশ তোমার আমার এ কাজ করার আমন্ত্রণ জানান; জহির এ ছবির নামসঙ্গীত রচনা করেছিলেন। ১৯৬১ সালে তিনি রূপালী জগতে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন কখনো আসেনি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। ১৯৬৪ সালে তিনি পাকিস্তানের প্রথম রঙিন চলচ্চিত্র সঙ্গম নির্মাণ করেন (উর্দু ভাষার ছবি) এবং পরের বছর তার প্রথম সিনেমাস্কোপ চলচ্চিত্র বাহানা মুক্তি দেন।\nজহির রায়হান ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন এবং ২১শে ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক আমতলা সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। ভাষা আন্দোলন তার ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল, যার ছাপ দেখতে পাওয়া যায় তার বিখ্যাত চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেওয়া\"তে। তিনি ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানে অংশ নেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি কলকাতায় চলে যান এবং সেখানে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে প্রচারাভিযান ও তথ্যচিত্র নির্মাণ শুরু করেন।[1] কলকাতায় তার নির্মিত চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেওয়ার বেশ কয়েকটি প্রদর্শনী হয় এবং চলচ্চিত্রটি দেখে সত্যজিত রায়, মৃণাল সেন, তপন সিনহা এবং ঋত্বিক ঘটক প্রমুখ ভূয়সী প্রশংসা করেন। সে সময়ে তিনি চরম অর্থনৈতিক দৈন্যের মধ্যে থাকা সত্ত্বেও তার চলচ্চিত্র প্রদর্শনী হতে প্রাপ্ত সমুদয় অর্থ তিনি মুক্তিযোদ্ধা তহবিলে দান করে দেন।[2]", "question_text": "ঔপন্যাসিক ও গল্পকার জহির রায়হান পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "কখনো আসেনি", "start_byte": 1853, "limit_byte": 1881}]} {"id": "3033872223799140115-6", "language": "bengali", "document_title": "মনসা", "passage_text": "পুরাণেই প্রথম মনসার জন্ম-সংক্রান্ত উপাখ্যানটি পাওয়া যায় । পুরাণ মতে , মনসা ঋষি কশ্যপের সন্তান তথা কাশ্যপ গোত্রজ । উল্লেখ্য , মঙ্গলকাব্যে শিবকে মনসার পিতা বলা হলেও , পুরাণে সেই তথ্যের সমর্থন পাওয়া যায় না । একবার সাপ ও সরীসৃপরা পৃথিবীতে উৎপাত শুরু করলে , ঋষি কশ্যপ নিজের মন থেকে মনসা দেবীর জন্ম দেন । মন থেকে জন্ম বলে তাঁর নাম হয় ‘মনসা’ । সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মা তাঁকে সর্প ও সরীসৃপদের দেবী করে দেন । মনসা তাঁর মন্ত্রবলে পৃথিবীতে নিজের কর্তৃত্ব বিস্তার করেন । এরপর মনসা শিবকে প্রসন্ন করেন । শিব তাঁকে বলেন কৃষ্ণকে প্রসন্ন করতে । মনসার প্রতি প্রসন্ন হয়ে কৃষ্ণ তাঁকে সিদ্ধি নামক দৈবী ক্ষমতা প্রদান করেন । এর ফলে দেবী হিসেবে মনসার কর্তৃত্ব সুবিদিত হয় ।", "question_text": "পুরাণ মতে মনসার বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ঋষি কশ্যপ", "start_byte": 671, "limit_byte": 696}]} {"id": "7303828460472094495-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ", "passage_text": "আওয়ামী লীগের জন্মসূত্রের সঙ্গে ঢাকা ১৫০ নম্বর মোগলটুলিস্থ পূর্ববঙ্গ কর্মী শিবিরের উদ্যোগের সম্পর্ক অনস্বীকার্য। ২৩ জুনের সম্মেলনের আয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন শওকত আলী। তার উদ্যোগে ১৫০ নং মোগলটুলিস্থ শওকত আলীর বাসভবন এবং কর্মী শিবির অফিসকে ঘিরে বেশ কয়েক মাসের প্রস্তুতিমূলক তৎপরতার পর ২৩ জুনের কর্মী সম্মেলনে দলের ঘোষণা দেয়া হয়। শওকত আলীর অনুরোধে কলকাতা থেকে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী একটি মামলা পরিচালনার কাজে ঢাকায় এলে তিনি শওকত আলীকে মুসলিম লীগ ছেড়ে ভিন্ন একটি রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে তোলার পরামর্শ দেন। শওকত আলী এ পরামর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে পূর্ববঙ্গ কর্মী শিবিরের নেতৃবৃন্দকে নতুন সংগঠন গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ করেন। এসময় কর্মী শিবিরের প্রধান নেতা ছিলেন শামসুল হক। কামরুদ্দীন আহমদ, মো. তোয়াহা, অলি আহাদ, তাজউদ্দীন আহমদ, আতাউর রহমান খান, আবদুল আউয়াল, মুহম্মদ আলমাস, শামসুজ্জোহা প্রমুখ প্রথম দিকে এবং পরবর্তীতে শেখ মুজিবুর রহমান কর্মী শিবির কেন্দ্রিক রাজনৈতিক কর্মতৎপরতায় বিশেষভাবে যুক্ত ছিলেন। মুসলিম লীগের আবুল হাশিম-সোহরাওয়ার্দী গ্রুপ নেতৃবৃন্দ মুসলিম লীগের অন্যায় কাজগুলোর বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার লক্ষ্যেই এখানে কর্মী শিবির গড়ে তুলেছিলেন। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ১৯৪৯ সালে আসামের ধুবড়ী জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়ে ঢাকা এলে তার সঙ্গে শওকত আলীর আলোচনা হয়। শওকত আলী মওলানাকে পূর্ববঙ্গ কর্মী শিবিরকেন্দ্রিক রাজনৈতিক তৎপরতার কথা জানান। এসময় মওলানা ভাসানী আলী আমজাদ খানের বাসায় অবস্থান করছিলেন। শওকত আলীর সঙ্গে তার প্রাথমিক আলোচনা সেখানেই হয়। এই আলোচনার সূত্র ধরে নতুন দল গঠনের জন্য একটি সাংগঠনিক কমিটি গঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন শওকত আলী। সেজন্যে ১৫০ নম্বর মোগলটুলিতে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হয়। মওলানা ভাসানী সেই বৈঠকে যোগদান করেন। এসময় খোন্দকার আবদুল হামিদের সঙ্গে পরামর্শ করে শওকত আলীর উদ্যোগে ও প্রচেষ্টায় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে সভাপতি, ইয়ার মুহম্মদ খানকে সম্পাদক এবং খন্দকার মুশতাক আহমদকে দপ্তর সম্পাদক করে অন্যদেরসহ একটি সাংগঠনিক কমিটি গঠিত হয়।[4]", "question_text": "তাজউদ্দীন আহমদ বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আওয়ামী লীগের", "start_byte": 0, "limit_byte": 37}]} {"id": "-6930985135481756289-1", "language": "bengali", "document_title": "আলাওল", "passage_text": "কবি আলাওলের জন্ম ফতেহাবাদ, যা বর্তমান মাদারিপুর জেলার জালালপুরে অবস্থিত, সম্ভবত জন্ম ১৫৯৭ সালে, আর মৃত্যু ১৬৭৩ সালে। তাঁর জীবনের অধিকাংশ সময় কেটেছে আরাকানে।আরাকানের রাজার অশ্বারোহী সেনাবাহিনীতে ভর্তি হন। তাঁর কাব্যপ্রতিভার পরিচয় পাওয়া গেলে একসময় তিনি হয়ে পড়েন রাজসভার কবি। তাঁকে কাব্যচর্চায় বিশেষভাবে উৎসাহিত করেন রাজার একজন প্রধান কর্মচারী মাগন ঠাকুর।", "question_text": "মধ্যযুগের বাঙালি কবি আলাওলের জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১৫৯৭", "start_byte": 228, "limit_byte": 240}]} {"id": "-8513981599745164597-0", "language": "bengali", "document_title": "অর্ডোভিশিয়ান", "passage_text": "অর্ডোভিশিয়ান হল পুরাজীব মহাযুগের দ্বিতীয় যুগ। এর সময়সীমা ছিল থেকে কোটি বছর আগে পর্যন্ত।[1] এর পূর্ববর্তী যুগ ক্যাম্ব্রিয়ান এবং পরবর্তী যুগ সিলুরিয়ান। ১৮৭৯ খ্রিঃ বিজ্ঞানী অ্যাডাম সেজউইক এবং রডারিক মার্চিসন এই সময়কালের পাথরগুলিকে যথাক্রমে ক্যাম্ব্রিয়ান ও সিলুরিয়ান যুগের অন্তর্ভুক্ত বলে দাবি করলে বিবাদের সূচনা হয়। এই বিবাদ নিরসনের জন্য অন্যতম কেল্টীয় উপজাতি \"অর্ডোভিশি\"-দের নামানুসারে চার্লস ল্যাপওয়ার্থ নতুন একটি ভূতাত্ত্বিক যুগের ধারণা দেন।[2] ল্যাপওয়ার্থ বুঝেছিলেন, বিতর্কিত পাথরের স্তরে প্রাপ্ত জীবাশ্মগুলি পূর্বোক্ত দুই যুগের কোনোটার সাথেই পুরোপুরি খাপ খায় না। যুক্তরাজ্যে চটজলদি অর্ডোভিশিয়ান যুগের স্বীকৃতি না মিললেও অবশিষ্ট বিশ্ব অবিলম্বেই এই ধারণা স্বীকার করে নেয়। ১৯৬০ খ্রিঃ অর্ডোভিশিয়ান আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করে। সে'বছর আন্তর্জাতিক ভূতত্ত্ব কংগ্রেস এটিকে পুরাজীব মহাযুগের অন্যতম যুগ হিসেবে নথিভুক্ত করে।", "question_text": "পুরাজীব মহাযুগের প্রথম যুগের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ক্যাম্ব্রিয়ান", "start_byte": 298, "limit_byte": 340}]} {"id": "-8015828225994271228-2", "language": "bengali", "document_title": "আবুল কাশেম ফজলুল হক", "passage_text": "এ. কে. ফজলুক হক (পাকিস্থানেরর প্রকৃত স্থপতি) ১৮৭৩ সালে ২৬ অক্টোবর বরিশাল জেলার রাজাপুর থানার সাতুরিয়া গ্রামে মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কাজী মুহম্মদ ওয়াজেদ এবং সাইদুন্নেসা খাতুনের একমাত্র পুত্র ছিলেন।", "question_text": "শেরেবাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হকের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "কাজী মুহম্মদ ওয়াজেদ", "start_byte": 383, "limit_byte": 439}]} {"id": "584820627045344827-32", "language": "bengali", "document_title": "ইরান", "passage_text": "আধুনিক ফার্সি ইরানের সরকারি ভাষা। ফার্সি একটি প্রাচীন সাহিত্যিক ভাষা। ৭ম শতাব্দীতে আরবদের আক্রমণের আগে এটি পাহলভী লিপিতে লেখা হত। ৯ম ও ১০ম শতাব্দীতে ভাষাটি আরবি লিপি ব্যবহার করতে শুরু করে। ১৯৫০ সাল পর্যন্তও কথ্য ফার্সির অনেকগুলি স্বতন্ত্র উপভাষা ছিল, তবে এর পর সরকারি শিক্ষা ও গণমাধ্যমের প্রসারের ফলে একটি মান্য কথ্য ফার্সির উদ্ভব ঘটেছে। এছাড়া কিছু সংখ্যালঘু ভাষাভাষী আছে যাদের নিজস্ব প্রচার মাধ্যম ও প্রকাশনা আছে। এদের মধ্যে তুর্কী ভাষা আজেরি, কুর্দী, আরবি ও আর্মেনীয় প্রধান।", "question_text": "ইরানের সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "আধুনিক ফার্সি", "start_byte": 0, "limit_byte": 37}]} {"id": "-2012922472778257317-0", "language": "bengali", "document_title": "মালালা ইউসুফজাই", "passage_text": "\nমালালা ইউসুফজাই (Urdu: ملالہ یوسفزئی‎; Pashto: ملاله یوسفزۍ‎ [məˈlaːlə jusəf ˈzəj];[1] জন্ম: ১২ জুলাই, ১৯৯৭)[2][3] একজন পাকিস্তানি শিক্ষা আন্দোলনকর্মী, যিনি সবচেয়ে কম বয়সে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।[4] তিনি উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের সোয়াত উপত্যকা অঞ্চলে শিক্ষা এবং নারী অধিকারের ওপর আন্দোলনের জন্য পরিচিত, যেখানে স্থানীয় তালিবান মেয়েদের বিদ্যালয় শিক্ষালাভের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। তাঁর পরিবার সেই স্থানে অনেকগুলি বিদ্যালয় পরিচালনা করে থাকেন।", "question_text": "মালালা ইউসুফজাই কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১২ জুলাই, ১৯৯৭", "start_byte": 164, "limit_byte": 200}]} {"id": "-5611871156195160653-0", "language": "bengali", "document_title": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ", "passage_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (English: World WarII, Second World War, WWII, WW2) মানবসভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল, এই ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা ধরা হলেও ১৯৩৯ সালের আগে এশিয়ায় সংগঠিত কয়েকটি সংঘর্ষকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। তৎকালীন বিশ্বে সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং দুইটি বিপরীত সামরিক জোটের সৃষ্টি হয়; মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি। এই মহাসমরকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে ধরা হয়, যাতে ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং সামরিক ও বেসামরিক সম্পদের মধ্যে কোনরকম পার্থক্য না করে তাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে। এছাড়া বেসামরিক জনগণের উপর চালানো নির্বিচার গণহত্যা, হলোকস্ট (হিটলার কর্তৃক ইহুদীদের উপর চালানো গণহত্যা), পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োগ প্রভৃতি ঘটনায় কুখ্যাত এই যুদ্ধে প্রায় ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ মৃত্যুবরণ করে। এসব পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম যুদ্ধ।[1]", "question_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে শুরু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৩৯", "start_byte": 326, "limit_byte": 338}]} {"id": "-3673167320934786344-0", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন (German: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।[1]", "question_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন কত সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯২১", "start_byte": 712, "limit_byte": 724}]} {"id": "4259395637850975607-0", "language": "bengali", "document_title": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস", "passage_text": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস ঠিক কবে থেকে শুরু তা সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায়নি। ১৮৯৫ সালের ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে প্যারিস শহরে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয় তাদের তৈরী দশটি ছোট ছোট চলচ্চিত্র প্রথমবারের জন্য বাণিজ্যিকভাবে প্রদর্শন করেন। চলমান ছবিকে প্রজেকশন বা অভিক্ষেপনের মাধ্যমে প্রথম সফলভাবে প্রদর্শনের নিদর্শন হিসাবে এই তারিখটিকেই গণ্য করা হয়। চলমান ছবিকে ক্যামেরার সাহায্যে গ্রহণ এবং প্রদর্শনের পূর্ববর্তী কিছু নজির থাকলেও হয় তার গুণমান ছিল নিম্ন নয়ত সেগুলোর কোনোটাই ‘লুমিয়ের সিনেমাটোগ্রাফ’-এর মত বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। এই ঘটনার পরে পরেই সারা বিশ্ব জুড়ে প্রচুর ফিল্ম প্রোডাকশন কোম্পানি তৈরী হয়ে যায় আর মাত্র এক দশকের মধ্যেই চলচ্চিত্র তার অভিনবত্ত্ব কাটিয়ে উঠে এক বিশাল সর্বজনীন বিনোদনশিল্পে পরিণত হয়।", "question_text": "পৃথিবীর সর্বপ্রথম নির্বাক চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "লুমিয়ের সিনেমাটোগ্রাফ", "start_byte": 1227, "limit_byte": 1291}]} {"id": "315986296587009538-1", "language": "bengali", "document_title": "সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান", "passage_text": "রিজওয়ানা হাসানের পৈতৃক নিবাস হবিগঞ্জ, যদিও জন্মেছেন ঢাকার ধানমন্ডিতে ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দের ১৫ জানুয়ারি।[7] বাবা সৈয়দ মহিবুল হাসান, মা সুরাইয়া হাসান। বাবা-মায়ের একমাত্র কন্যা তিনি এবং পরিবারে সবার ছোট।[7] পরবর্তীতে সহপাঠী আইনবিদ ব্যবসায়ী আবু বকর সিদ্দিক-এর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি তিন সন্তানের জননী: মেয়ে নেহলা, দুই ছেলে যাবির ও জিদান।[3]", "question_text": "সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "সুরাইয়া হাসান", "start_byte": 356, "limit_byte": 396}]} {"id": "5287232115548575162-1", "language": "bengali", "document_title": "ইলেকট্রন", "passage_text": "বিজ্ঞানী জি. জনস্টোন স্টোনি সর্বপ্রথম তড়িৎ রসায়নে ইলেকট্রনকে আধানের একটি একক হিসেবে আখ্যায়িত করেন এবং তিনিই ১৮৯১ সালে ইলেকট্রন নামকরণ করেন। ১৮৯০-এর দশকে বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী বলেন যে তড়িৎ বিচ্ছিন্ন একেকের দ্বারা গঠিত হতে পারে এবং এভাবেই এ বিষয়ে সবচেয়ে ভাল ধারণা করা সম্ভব। এই এককগুলোর অনেক নামই প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু তখনও পর্যন্ত বাস্তব ভিত্তিতে এর প্রমাণ দেয়া সম্ভব হয়নি।", "question_text": "কত সালে সর্বপ্রথম ইলেকট্রন আবিষ্কার হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৮৯১", "start_byte": 299, "limit_byte": 311}]} {"id": "6624157458973646320-2", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর কোরিয়া", "passage_text": "১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হেরে যাবার সময় জাপানিরা সমাজতান্ত্রিক দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছে আত্মসমর্পণ করে। তার ফলে অবিভক্ত কোরিয়া ২ ভাগে ভাগ হয়ে যায়| তখন উত্তর কোরিয়া ১৯৫০ সালে সমাজতান্ত্রিক দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের মতাদর্শে সমাজতান্ত্রিক ব্লকে চলে যায়, অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়া পুঁজিবাদি আমেরিকার মতাদশে এর পুঁজিবাদি ব্লকে যোগ দান করে। তখন থেকে কোরিয়া ২টি ভিন্ন নাম যথা উত্তর ও দক্ষিণ তথা ২টি ভিন্ন অথনৈতিক ব্যবস্থাতে চলতে শুরু করে। দক্ষিণ কোরিয়াতে আমেরিকার পুঁজিবাদ আর উত্তর কোরিয়াতে সোভিয়েত ইউনিউনের মত সমাজতন্ত্রবাদ চালু হয়। এটিই ১৯৪৮ সালে পথ দেখিয়েছে অবিভক্ত কোরিয়াকে বিভক্তিকরণ। উত্তর কোরিয়ার সরকারি নাম রাখা হয় গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া আর দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি নাম রাখা হয় প্রজাতন্ত্রী কোরিয়া। উত্তর কোরিয়া এর রাজধানীর হয় পিয়ং ইয়াং আর দক্ষিণ কোরিয়া এর রাজধানীর হয় সিউল।", "question_text": "দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্রজাতন্ত্রী কোরিয়া", "start_byte": 1916, "limit_byte": 1974}]} {"id": "-8540927533396779813-2", "language": "bengali", "document_title": "উত্তরা গণভবন", "passage_text": "সাড়ে ৪১ একর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত প্রাসাদটি পরিখা ও উঁচু প্রাচীরঘেরা। প্রাসাদের পূর্বপাশে পিরামিড আকৃতির চারতলা প্রবেশদ্বার রয়েছে যা উপরের দিকে সরু হয়ে গেছে এবং এর উপরে একটি ঘড়িও রয়েছে। মধ্যযুগীয় বাংলাদেশের অন্যান্য সামন্ত প্রাসাদের মতোই নাটোরের রাজবাড়িতে রয়েছে দীর্ঘ প্রবেশ পথ যার দু ধারে বোতল পামের সুবিন্যাস লক্ষণীয়। নাটোরের ঐতিহাসিক দিঘাপতিয়ার রাজবাড়ি বর্তমানে উত্তরা গণভবন। প্রায় তিনশত বছরের প্রাচীন ঐতিহাসিক ঐতিহ্যবাহী দিঘাপতিয়া রাজবাড়িটি নাটোরের উত্তরা গণভবন নামে পরিচিত। বাংলাদেশের প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম নাটোরের দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি বা উত্তরা গণভবন। দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন দয়ারাম রায়। তিনি নাটোরের রাজা-মহারাজ রামজীবনের একান্ত অনুগত একজন দেওয়ান ছিলেন। নাটোর রাজ্যের উত্থানে দয়ারাম রায় অসামান্য ভূমিকা রাখায় ১৭০৬ সালের দিকে রাজা রামজীবন উপহার হিসেবে বাসস্থানের জন্য তাকে দিঘাপতিয়ায় কিছু জমি দান করেন। পরে জমিদার ও রাজা হওয়ার পর ১৭৩৪ সালে দয়ারাম রায় দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠা করেন।", "question_text": "দীঘাপতিয়া রাজবংশ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৭৩৪ সালে", "start_byte": 2424, "limit_byte": 2449}]} {"id": "7191450923862870728-0", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন (German: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।[1]", "question_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন কত সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "১৯৫৫", "start_byte": 229, "limit_byte": 241}]} {"id": "1117371992300683953-4", "language": "bengali", "document_title": "রুশ ভাষা", "passage_text": "রুশ ভাষা রাশিয়ার একমাত্র সরকারি ভাষা। এছাড়াও এটি বেলারুশ, কাজাকিস্তান, কিরগিজস্তান, ইউক্রেনের স্বায়ত্বশাসিত ক্রিমেয়া এবং মলদোভার ত্রান্সনিস্ত্রিয়ার অন্যতম সরকারি ভাষা। রুশ ভাষা জাতিসংঘের ছয়টি দাপ্তরিক ভাষার একটি।", "question_text": "রাশিয়ার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "রুশ", "start_byte": 0, "limit_byte": 9}]} {"id": "-4032425253660427929-1", "language": "bengali", "document_title": "আয়িশা", "passage_text": "আয়িশা (রা.) ৬১৩ খ্রিষ্টাব্দের শেষের দিকে মতান্তরে ৬১৪ খ্রিষ্টাব্দের প্রথম দিকে জন্মগ্রহণ করেন।[5][6] আবু বকর (রা.) তার পিতা, যিনি মুহাম্মদ (সা.)এর অত্যন্ত বিশ্বস্ত একজন সাহাবী ও সহচর ছিলেন।[7] তার মাতার নাম উম্মে রুমান।", "question_text": "মুহাম্মদের স্ত্রী আয়িশার বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আবু বকর", "start_byte": 262, "limit_byte": 281}]} {"id": "-3683411533750644611-1", "language": "bengali", "document_title": "মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী", "passage_text": "ওসমানীর জন্ম ১৯১৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জে। তাঁর পৈত্রিক বাড়ি সিলেট জেলার বালাগঞ্জ থানার (অধুনা ওসমানী নগর উপজেলা) দয়ামীরে। তাঁর পিতা খান বাহাদুর মফিজুর রহমান, মাতা জোবেদা খাতুন। খান বাহাদুর মফিজুর রহমানের দুই ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সবার ছোট ছেলে ওসমানী। ওসমানীর জন্মের প্রাক্কালে ১৯১৮ সালে খান বাহাদুর মফিজুর রহমান তৎকালীন আসামের সুনামগঞ্জ সদর মহকুমায় সাব-ডিভিশনাল অফিসার হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন৷ তাঁদের বসবাস ছিল সুনামগঞ্জ সদরেই। এখানেই জন্ম হয় ওসমানীর।[4]", "question_text": "মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯১৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর", "start_byte": 35, "limit_byte": 104}]} {"id": "-5851262984018882296-1", "language": "bengali", "document_title": "হাসন রাজা", "passage_text": "\nহাছন রাজার জন্ম ১৮৫৪ সালের ২১ ডিসেম্বর (৭ পৌষ ১২৬১) সেকালের সিলেট জেলার সুনামগঞ্জ শহরের নিকটবর্তী সুরমা নদীর তীরে লক্ষণছিরি (লক্ষণশ্রী) পরগণার তেঘরিয়া গ্রামে। হাছন রাজা জমিদার পরিবারের সন্তান। তাঁর পিতা দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী ছিলেন প্রতাপশালী জমিদার। হাসন রাজা তাঁর তৃতীয় পুত্র। আলী রাজা তার খালাতো ভাই আমির বখ্‌শ চৌধুরীর নিঃসন্তান বিধবা হুরমত জাহান বিবিকে পরিণত বয়সে বিয়ে করেন। হুরমত বিবির গর্ভেই হাছন রাজার জন্ম।[4] হাছনের পিতা দেওয়ান আলী রাজা তাঁর অপূর্ব সুন্দর বৈমাত্রেয় ভাই দেওয়ান ওবেদুর রাজার পরামর্শ মত তাঁরই নামের আকারে তাঁর নামকরণ করেন অহিদুর রাজা।", "question_text": "বাংলাদেশের মরমী কবি এবং বাউল শিল্পী অহিদুর রেজা বা দেওয়ান হাসন রাজা চৌধুরী বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "সিলেট জেলার সুনামগঞ্জ শহরের নিকটবর্তী সুরমা নদীর তীরে লক্ষণছিরি (লক্ষণশ্রী) পরগণার তেঘরিয়া গ্রামে", "start_byte": 155, "limit_byte": 421}]} {"id": "7856102497128785891-1", "language": "bengali", "document_title": "ইয়েমেন", "passage_text": "১৯৯০ সালে ইয়েমেন আরব প্রজাতন্ত্র (উত্তর ইয়েমেন) এবং গণপ্রজাতন্ত্রী ইয়েমেন (দক্ষিণ ইয়েমেন) দেশ দুইটিকে একত্রিত করে ইয়েমেন প্রজাতন্ত্র গঠন করা হয়। সানা’আ ইয়েমেন প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।\nইয়েমেনের পশ্চিমে লোহিত সাগর এবং দক্ষিণে এডেন উপসাগর। এটি আফ্রিকা মহাদেশ থেকে বাব এল মান্দেব প্রণালীর মাধ্যমে বিচ্ছিন্ন। দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বে সৌদি আরব এবং পূর্বে ওমান অবস্থিত। সৌদি আরব ও ওমানই ইয়েমেনের প্রতিবেশী রাষ্ট্র। ইয়েমেনের আয়তন ৫,২৭,৯৭০ বর্গকিমি।তবে আরব বসন্তের পর দেশটি গরিব হয়।২০১৭সালে ইতিহাসের ৮ দশকের সবছে বড় দুরবিক্ষ হয়।", "question_text": "উত্তর ইয়েমেনের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "সানা’আ", "start_byte": 403, "limit_byte": 421}]} {"id": "-3573965350200175943-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক", "passage_text": "তবে উভয় দেশই পরস্পরের ভৌগোলিক সীমারেখা, সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নকে স্বীকৃতি দিয়ে থাকে। ২০১০ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে অর্থনৈতিক বিনিময় বিস্তৃতকরণের মাধ্যমে দৃই দেশের মধ্যেকার এই সম্পর্ক আরও ত্বরান্বিত হয়। বাংলাদেশের ঢাকায় ভারতীয় দূতাবাসের হাই কমিশন অফিস এবং রাজশাহী ও সিলেটে সেক্রেটারি কমিশন অফিস রয়েছে; পাশাপাশি ভারতের দিল্লিতে বাংলাদেশী দূতাবাসের হাই কমিশন অফিস এবং মুম্বাই ও কোলকাতায় ডেপুটি কমিশন অফিস রয়েছে। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের সম্মাননাস্বরুপ ২০১৪ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের নব্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শপথবাক্য পাঠের অনুষ্ঠানে অন্যতম আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ ২০১৪ সালের জুনে বাংলাদেশে তার প্রথম আন্তর্জাতিক সফর করেন। ২০১৫ সালে ছিটমহল বিনিময়ের মাধ্যমে স্হলসীমান্ত সমস্যার সমাধান হয়েছে৷ ২০১৪ সালের জরিপ অনুযায়ী ৭০ শতাংশ বাংলাদেশী জনগণ ভারতের পক্ষে ইতিবাচক মত দিয়েছেন।[4]", "question_text": "ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ কত সালে প্রথম বাংলাদেশে তার প্রথম আন্তর্জাতিক সফর করেন ?", "answers": [{"text": "২০১৪", "start_byte": 1952, "limit_byte": 1964}]} {"id": "4014092472702571870-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারতে সমকামীদের অধিকার", "passage_text": "২০১৮ সালের ৬ সেপ্টেম্বর থেকে ভারতে সমকামীদের যৌনাচরণকে আইনী বৈধতা প্রদান করা হয়। ১৮৬০ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে সমকামিতাকে প্রথম অবৈধ ঘোষণা করা হয় ভারতে। এই আইনে বলা হয়েছিল যে, অপ্রাকৃতিক সঙ্গম শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ২০০৯ সালে দিল্লী হাই কোর্ট সমকামিতাকে বৈধতা দিয়েছিল এই বলে যে, দুজন সমলিঙ্গ ব্যক্তির সম্মতিতে যৌনমিলন কোনো অপরাধ নয়, এবং এটা ভারতের সংবিধানের জনগনের মৌলিক অধিকার বিষয়ক আইনের পরিপন্থী। হাই কোর্টের অধ্যাদেশ অনুযায়ী ঐ আইনটি পুরো ভারতে চালু করার কথা বলা হয়, নির্দিষ্ট কোনো রাজ্যে নয়।[5] সমকামীদের অধিকার নিয়ে কাজ করা গ্রুপগুলোকে হয়রানি করার খবর পাওয়া গিয়েছিল।[6]", "question_text": "ভারতবর্ষে কবে প্রথম সমকামিতাকে বৈধ বলে ঘোষণা করা হয় ?", "answers": [{"text": "২০১৮ সালের ৬ সেপ্টেম্বর", "start_byte": 0, "limit_byte": 63}]} {"id": "9097523214111911790-2", "language": "bengali", "document_title": "রাণী ভিক্টোরিয়া", "passage_text": "ভিক্টোরিয়ার ১৭ তম জন্মদিনে জার্মানি থেকে তার আত্মীয়রা বেড়াতে আসে। তাদের মধ্য ছিলেন তার খালাতো ও মামাতো ভাই-বোনেরা। এদের মধ্যে অ্যালবার্টকে খুব পছন্দ করেছিলেন ভিক্টোরিয়া। এই অ্যালবার্টকে রানী হওয়ার পর ভিক্টোরিয়া বিয়ে করেন। মজার ব্যাপার হচ্ছ প্রথা ভেঙে রানীই তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কারণ কারো পক্ষে ব্রিটেনের রানীকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়া সম্ভব ছিল না। অ্যালবার্ট কখনোই ব্রিটেনের রাজা হননি। ভিক্টোরিয়া তাকে পছন্দ করলেও অ্যালবার্ট কখনো ব্রিটেনে জনপ্রিয় হতে পারেননি। তিনি মাঝেমধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়তেন। ১৮৬১ সালে ৪২ বছর বয়সে মারা যান। ভিক্টোরিয়া ভীষণ ভেঙে পড়েন। তিনি মানুষের সাথে সাক্ষাত বন্ধ করে দেন। সে সময় ব্রিটেনের লোকেরা শোকের প্রতীক হিসেবে কিছুদিন কালো পোশাক পরত। কিন্তু রানী ভিক্টোরিয়া বাকি জীবনের পুরো সময় কালো পোশাক পরে কাটিয়েছেন এবং অ্যালবার্টের কক্ষ তার জীবিতাবস্থায় যেভাবে ছিল সেভাবেই রেখে দিয়েছিলেন।", "question_text": "রাণী ভিক্টোরিয়ার স্বামীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "অ্যালবার্ট", "start_byte": 988, "limit_byte": 1018}]} {"id": "1779859426821641187-3", "language": "bengali", "document_title": "হালদা (চলচ্চিত্র)", "passage_text": "তৌকির আহমেদ-এর পরিচালনায় অজ্ঞাতনামা চলচ্চিত্রে ফজলুর রহমান বাবুর অভিনয় প্রশংসিত হওয়ার পর তাকে আবার এই চলচ্চিত্রের জন্য নির্বাচন করা হয়। মুহম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত প্রজাপতির পর এই চলচ্চিত্রে দ্বিতীয়বারের মত একসাথে কাজ করেন জাহিদ হাসান ও মোশাররফ করিম। জাহিদ হাসানের এটি তৌকীরের পরিচালনায় প্রথম চলচ্চিত্র। তবে তারা একসঙ্গে নাট্যকেন্দ্রে মঞ্চ নাটক করেছেন। অন্যদিকে মোশাররফ করিম তৌকীরের আগের চারটি চলচ্চিত্রেই অভিনয় করেন। প্রধান দুটি নারী চরিত্রে অভিনয় করেছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা এবং রুনা খান। এটি তাদের দুজনেরই তৌকীরের পরিচালনায় প্রথম চলচ্চিত্র।[7] তিশা অভিনীত চরিত্রের নাম হাসু এবং এই চরিত্রের জন্য তাকে নির্বাচন করেছিলেন তৌকিরের স্ত্রী অভিনেত্রী বিপাশা হায়াত। তিশা এই প্রসঙ্গে বলেন তিনি বিপাশা হায়াতের প্রতি কৃতজ্ঞ।[6]", "question_text": "অজ্ঞাতনামা চলচ্চিত্রটির সংগীত পরিচালক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "তৌকির আহমেদ", "start_byte": 0, "limit_byte": 31}]} {"id": "8015349907657985674-3", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের ভূগোল", "passage_text": "গঙ্গা ভারতের দীর্ঘতম নদী। এই নদী উত্তর ভারতে গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চলের স্রষ্টা। গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র অববাহিকা সমগ্র উত্তর, পূর্ব ও মধ্য ভারত অধিকার করে আছে। অন্যদিকে দাক্ষিণাত্য মালভূমি অধিকার করে আছে ভারতের সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল। ভারতের পশ্চিম সীমান্তে দেখা যায় থর মরুভূমি। এই মরুভূমি বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম মরুভূমি।", "question_text": "ভারতের দীর্ঘতম নদী কোনটি ?", "answers": [{"text": "গঙ্গা", "start_byte": 0, "limit_byte": 15}]} {"id": "-1128530504763576539-4", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনালের তালিকা", "passage_text": "উদ্বোধনী আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলা ২১ জুন, ১৯৭৫ তারিখ লর্ডসে অনুষ্ঠিত হয়। এতে অস্ট্রেলিয়া দল ওয়স্ট ইন্ডিজের মোকাবেলা করে। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান অধিনায়ক ক্লাইভ লয়েড চমকপ্রদ ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করেন। ৫০ রানের মধ্যেই ৩ উইকেট পতনের পর[12] দলের প্রারম্ভিক বিপর্যয়ের রোধে ৫ নম্বরে ব্যাটিং করতে নেমে রোহন কানহাইয়ের সাথে চতুর্থ উইকেটে ১৪৯ রান করে দলকে খেলায় ফিরিয়ে আনেন।[13] লয়েড আউট হবার সময় দলের রান হয় ৪/১৯৯। তাঁর দায়িত্বপূর্ণ ৮৫ বলে ১০২ রানে করা সেঞ্চুরির ইনিংসে তিনি সর্বমোট ১২টি চার ও ২টি ছক্কা হাঁকান। এরফলে তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।[14] পাশাপাশি কিথ বয়েসের ঝড়োগতিতে ৩৪ রানের ফলে ৬০ ওভারে অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয় ২৯২। জবাবে অ্যালান টার্নারের ৫৪ বলে ৪০ ও অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক ইয়ান চ্যাপেলের ৯৩ বলে ৬২ রান সংগ্রহ করেন। কিন্তু, তাদের ইনিংসে ৫টি রান-আউটের ফলে তারা নিজেরাই দলের সর্বনাশ ডেকে নিয়ে আসেন। ফলে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৭ রানের ব্যবধানে পরাভূত করে প্রথম বিশ্বকাপের শিরোপা লাভ করে।[15]", "question_text": "১৯৭৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী দলের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ওয়েস্ট ইন্ডিজ", "start_byte": 2308, "limit_byte": 2348}]} {"id": "1465774679142231979-0", "language": "bengali", "document_title": "উমর ইবনুল খাত্তাব", "passage_text": "উমর ইবনুল খাত্তাব (Arabic: عمر بن الخطاب‎, জন্ম ৫৮৩ খ্রিষ্টাব্দ–মৃত্যু ৬৪৪ খ্রিষ্টাব্দ) ছিলেন ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা এবং প্রধান সাহাবিদের অন্যতম। আবু বকরের মৃত্যুর পর তিনি দ্বিতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্ব নেন। উমর ইসলামী আইনের একজন অভিজ্ঞ আইনজ্ঞ ছিলেন। ন্যায়ের পক্ষাবলম্বন করার কারণে তাকে আল ফারুক (সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী) উপাধি দেওয়া হয়। আমিরুল মুমিনিন উপাধিটি সর্বপ্রথম তার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছে। ইতিহাসে তাকে প্রথম উমর হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। নামের মিল থাকার কারণে পরবর্তী কালের উমাইয়া খলিফা উমর ইবনে আবদুল আজিজকে দ্বিতীয় উমর হিসেবে সম্বোধন করা হয়। সাহাবিদের মর্যাদার ক্ষেত্রে সুন্নিদের কাছে আবু বকরের পর উমরের অবস্থান।[4][5][6] শিয়া সম্প্রদায় উমরের এই অবস্থান স্বীকার করে না।[7]", "question_text": "ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "উমর ইবনুল খাত্তাব", "start_byte": 0, "limit_byte": 47}]} {"id": "833599208569635942-8", "language": "bengali", "document_title": "চীনের ইতিহাস", "passage_text": "খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতাব্দী থেকে ১৬শ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত চীনের উত্তর সীমান্ত রক্ষার জন্য এই প্রাচীর নির্মাণ করা হয়। প্রথম চীন সম্রাট কিন শি হুয়াং এই প্রাচীর নির্মাণ শুরু করেন। এই প্রাচীরের মোট দৈর্ঘ্য ২১,১৯৬ কিমি। উচ্চতা ৫ থেকে ৮ ফুট। প্রাচীন চীনের উত্তর সীমান্তে কিছু ছোট রাজ্যে যাযাবর জাতীর মানুষ বাস করত। তারা প্রায়ই চীনের ভূখন্ডে হামলা চালাত। তাদের এই অনুপ্রবেশে বাধা দানের জন্য বিভিন্ন সময়ে চীন সম্রাটরা প্রাচীর নির্মাণ করেছিলেন। মহাপ্রাচীর সাংহাই পাস থেকে লোপনুর পর্যন্ত অবস্থিত।", "question_text": "চীনের বিখ্যাত মহাপ্রাচীরের দৈর্ঘ কত ?", "answers": [{"text": "২১,১৯৬ কিমি", "start_byte": 533, "limit_byte": 562}]} {"id": "7603321390202525289-0", "language": "bengali", "document_title": "উইলিয়াম শেকসপিয়র", "passage_text": "\nউইলিয়াম শেকসপিয়র (/ˈʃeɪkspɪər/;[1] ইংরেজি: William Shakespeare উইলিয়াম্‌ শেইক্‌স্পিয়ার্‌) (ব্যাপ্টিজম ২৬ এপ্রিল, ১৫৬৪; মৃত্যু ২৩ এপ্রিল, ১৬১৬)[nb 1] ছিলেন একজন ইংরেজ কবি ও নাট্যকার। তাঁকে ইংরেজি ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক এবং বিশ্বের একজন অগ্রণী নাট্যকার মনে করা হয়।[2] তাঁকে ইংল্যান্ডের \"জাতীয় কবি\" এবং \"বার্ড অব অ্যাভন\" (অ্যাভনের চারণকবি) নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে।[3][nb 2] তাঁর যে রচনাগুলি পাওয়া গিয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ৩৮টি নাটক,[nb 3] ১৫৪টি সনেট, দুটি দীর্ঘ আখ্যানকবিতা এবং আরও কয়েকটি কবিতা। কয়েকটি লেখা শেকসপিয়র অন্যান্য লেখকদের সঙ্গে যৌথভাবেও লিখেছিলেন। তাঁর নাটক প্রতিটি প্রধান জীবিত ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং অপর যে কোনো নাট্যকারের রচনার তুলনায় অধিকবার মঞ্চস্থ হয়েছে।[4]", "question_text": "উইলিয়াম শেকসপিয়র কত সালে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২৬ এপ্রিল, ১৫৬৪", "start_byte": 230, "limit_byte": 269}]} {"id": "-4350741271163891692-20", "language": "bengali", "document_title": "সৌরজগৎ", "passage_text": "বুধ গ্রহবুধ গ্রহ সূর্যের সবচেয়ে কাছে (০.৪ এইউ) এবং এটি সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম (০.৫৫ পার্থিব ভর) গ্রহ। এর কোন প্রাকৃতিক উপগ্রহ নেই। সংঘর্ষ খাদ ছাড়া এর একমাত্র জানা ভৌগোলিক ফিচার হচ্ছে লতিযুক্ত রিজ বা rupe। ইতিহাসের প্রথম দিকে যখন গ্রহের সংকোচন চলছিল তখন এগুলো সৃষ্টি হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। বুধের বায়ুমণ্ডল অতি নগণ্য যার প্রধান উপাদান সৌরবায়ুর প্রভাবে পৃষ্ঠ থেকে সজোরে উৎক্ষিপ্ত পরমাণু। এর তুলনামূলক বড় লৌহ কেন্দ্র এবং সরু ম্যান্ট্‌লের ব্যাখ্যা এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। বিভিন্ন অনুকল্পে বলা হয়েছে, একটি বড় সংঘর্ষের মাধ্যমে গ্রহটির বহিস্তর ছিন্নভিন্ন হয়ে মহাকাশে বিলীন হয়ে গেছে এবং নিকটবর্তী সূর্যের শক্তির প্রভাবে এর কোন বিবৃদ্ধিও ঘটেনি।", "question_text": "আয়তন অনুসারে বুধ সৌরজগতের কততম গ্রহ ?", "answers": [{"text": "ক্ষুদ্রতম", "start_byte": 167, "limit_byte": 194}]} {"id": "-6428060266986872038-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা", "passage_text": "\n\nউত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা ভারত এর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহরের উত্তরপূর্ব দিকের একটি জেলা। জেলাটি প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। ১৯৮৩ সালে ডঃ অশোক মিত্রের প্রশাসনিক সংস্কার কমিটি এই জেলাকে বিভাজনের সুপারিশ করেন। ১৭ই ফাল্গুণ ১৩৯২ বঙ্গাব্দে (১৯৮৬ সালে ১লা মার্চ) ২৪ পরগণা জেলাটিকে দ্বিখণ্ডিত করে ওই জেলার উত্তরাংশ নিয়ে উত্তর ২৪ পরগণা জেলা স্থাপন করা হয়৷ এর প্রশাসনিক ভবন ও সদর দপ্তর বারাসাত শহরে অবস্থিত৷ বারাসাত, বারাকপুর, বনগাঁ, বসিরহাট, বিধাননগর এই পাঁচটি মহকুমা নিয়ে উত্তর ২৪ পরগণা জেলা গঠিত।", "question_text": "উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "বারাসাত", "start_byte": 1077, "limit_byte": 1098}]} {"id": "-6096974703484627468-4", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ ঘুরি", "passage_text": "মুইজউদ্দিন ১১৪৯ খ্রিষ্টাব্দে বর্তমান আফগানিস্তানের ঘুর অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মের প্রকৃত তারিখ অজ্ঞাত। তার বাবা প্রথম বাহাউদ্দিন সাম ছিলেন ঘুরের একজন স্থানীয় শাসক।[1] মুইজউদ্দিনের বড় ভাই ছিলেন গিয়াসউদ্দিন মুহাম্মাদ। জীবনের প্রথমদিকে তাদের চাচা আলাউদ্দিন হুসাইন তাদের দুজনকে বন্দী করেন। কিন্তু পরে তার ছেলে সাইফউদ্দিন মুহাম্মাদ তাদের মুক্তি দেন।[2] ১১৬৩ খ্রিষ্টাব্দে সাইফ মারা যাওয়ার পর ঘুরি অভিজাত ব্যক্তিরা গিয়াসউদ্দিনকে সমর্থন দেন এবং তার ক্ষমতালাভে সহায়তা করেন। গিয়াসউদ্দিন এরপর মুইজউদ্দিনকে ইসতিয়ান ও কাজুরানের শাসনভার দিয়েছিলেন। বেশ কয়েকজন ঘুরি নেতৃবৃন্দ সিংহাসনের দাবি নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জড়িয়ে পড়লে তাদের পরাজিত করার জন্য মুইজউদ্দিন তার ভাই গিয়াসউদ্দিনকে সহায়তা করেন।", "question_text": "গিয়াসউদ্দিন মুহাম্মাদের বাবার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "প্রথম বাহাউদ্দিন সাম", "start_byte": 325, "limit_byte": 381}]} {"id": "3878157817070333228-2", "language": "bengali", "document_title": "শৌচাগার", "passage_text": "তীব্র পানিবাহিত রোগ যেমন ডায়রিয়া এবং কলেরার ক্ষেত্রে খারাপ পয়ঃনিষ্কাষণ ব্যবস্থা পানিদূষন ঘটায়।তাই ইতিহাসের শুরুর দিক থেকেই শৌচাগার একটা ভাবনার বিষয় ছিলো। এক্ষেত্রে ইন্দু উপত্যকার জনগণ শৌচাগার বিশেষ করে ব্যক্তিগত ফ্লাশ শৌচাগারের উন্নয়নের জন্য সমাধিক পরিচিত। এরপর ১৮৫৬ সালে আধুনিক ফ্লাশ শৌচাগার পদ্ধতি আবিষ্কার কারেন জন হেরিংটন। তবে তা তখনও ব্যবহার করা শুরু হয় নি। এমনকি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে সমগ্র লন্ডনে তখনও ব্যক্তিগত ফ্লাশ শৌচাগার ছিলো না।", "question_text": "ফ্লাশ শৌচাগার সর্বপ্রথম কত সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৮৫৬", "start_byte": 730, "limit_byte": 742}]} {"id": "-7649088869502843626-0", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতার মহানাগরিক", "passage_text": "\nমহানাগরিক হচ্ছেন কলকাতা পৌরসংস্থার মেয়র। মহানাগরিকের নির্দেশেই কলকাতার পৌর প্রশাসনের যাবতীয় কার্য সম্পাদন করা হয়ে থাকে। প্রত্যেক পৌরনির্বাচনের পর পৌরসংস্থার প্রথম অধিবেশনে নির্বাচিত সদস্যদের মধ্য থেকে একজন পাঁচ বছরের জন্য মহানাগরিক নির্বাচিত হন। ইনি মেয়র-পরিষদের সভায় পৌরহিত্য করেন এবং মুখ্য রাজনৈতিক পরিচালক হিসেবে মেয়র-পারিষদদের দফতর ও ক্ষমতা বণ্টন করে দেন। কলকাতার বর্তমান মহানাগরিক হলেন ফিরহাদ হাকিম।", "question_text": "কলিকাতা পৌরসংস্থার বর্তমান মহানাগরিক কে ?", "answers": [{"text": "ফিরহাদ হাকিম", "start_byte": 1080, "limit_byte": 1114}]} {"id": "-7598402691106791053-4", "language": "bengali", "document_title": "দর্শন", "passage_text": "দর্শন শব্দটি ইংরেজি philosophy শব্দ থেকে এসেছে। ফিলোসফি শব্দটি এসেছে প্রাচীন গ্রিক ভাষা থেকে। গ্রিক ভাষায় φιλοσοφία (philosophía) শব্দটি দুটি শব্দ থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। শব্দ দুটি হল: φίλος (ফিলোস: বন্ধু, ভালোবাসার পাত্র) এবং σοφία (সোফিয়া: প্রজ্ঞা)। [2][3] এ থেকে স্পষ্টতই বোঝা যায়, দর্শনের সাথে মূল সম্পর্ক হচ্ছে প্রজ্ঞার, আরও নির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে, প্রজ্ঞার প্রতি ভালোবাসার। জ্ঞান এবং প্রজ্ঞা এক জিনিস নয়। ঘটনা ও তথ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ও নির্ভুল ধারণা থেকে জ্ঞান লাভ করা যায়, কিন্তু দার্শনিক (যিনি দর্শন চর্চা করেন তাকেই দার্শনিক বলা হয়) কেবল তথ্যগত জ্ঞানের উপর নির্ভর করেন না। দর্শনের প্রধান কাম্য বিষয় প্রজ্ঞা। প্রজ্ঞার অনুসন্ধান ও চর্চার মাধ্যমেই দর্শন বিকাশ লাভ করে। পিথাগোরাস সারা জীবন প্রজ্ঞার সাধনা করেছেন, কখনও জ্ঞানের গরিমা অনুভব করেননি। এজন্য তিনি দার্শনিক হিসেবে বিদগ্ধ। দর্শনের জন্য যে প্রজ্ঞা কাম্য তার মধ্যে রয়েছে, অন্তর্দৃষ্টি, দৃষ্টিভঙ্গির অভ্রান্ততা, বিচারের ভারসাম্য ও বিশ্লেষণের সামঞ্জস্য।[4]", "question_text": "দর্শন শব্দটি কোন শব্দ থেকে এসেছে ?", "answers": [{"text": "ইংরেজি philosophy", "start_byte": 35, "limit_byte": 64}]} {"id": "2151669666881292910-5", "language": "bengali", "document_title": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল", "passage_text": "২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের বি-গ্রুপে ছয় খেলার চারটিতে অস্ট্রেলিয়া দল জয়লাভ করে দ্বিতীয় স্থান দখল করে। দলটি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পরাজিত হয় ও বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ দলের সাথে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে।[10] অ্যাডিলেড ওভালে অনুষ্ঠিত কোয়ার্টার-ফাইনালে পাকিস্তানকে ৬ উইকেটে পরাজিত করে সেমি-ফাইনালে যায়। খেলায় জোস হ্যাজলউড ৪ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের রানকে ২১৩ রাখতে সহায়তা করেন।[11] সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত সেমি-ফাইনালে ভারত দলের বিপক্ষে ৯৫ রানে জয় পেয়ে অস্ট্রেলিয়া দল সপ্তমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছে। ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার বিজয়ী স্টিভ স্মিথ করেন ১০৫ রান।[12]", "question_text": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভারত কোন পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছিলো ?", "answers": [{"text": "সেমি-ফাইনালে", "start_byte": 1115, "limit_byte": 1149}]} {"id": "1454097056102354164-30", "language": "bengali", "document_title": "রবার্ট ডাউনি জুনিয়র", "passage_text": "২০০৭ সালে, ডাউনি আয়রন ম্যান চলচ্চিত্রের শিরোনাম চরিত্রে অভিনয়ে ছিলেন,[128] ডাউনি তার নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা অনেকটা টনি স্টার্ক এর মধ্যে পেয়েছেন।[129] জন ফ্যাভ্রু ডাউনির থাকার উপর জোর দেন, কারণ তিনি বারবার দাবি করেন যে ডাউনি আয়রন ম্যান হবেন, যেমন জনি ডেপ তার পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান সিরিজের একজন নেতৃত্ব দানকারী অভিনেতা, যিনি উভয় চলচ্চিত্রের মান বাড়ান এবং জনগণের এর আগ্রহ বৃদ্ধি করান।[77][130][131][132] পরিচালক ফ্যাভ্রু তেমন একটা পরিচিত নয়, এর আগে তার কোন চলচ্চিত্র এতটা সমালোচিত হয়নি। আয়রন ম্যান নামে মার্ভেল কমিকসের চরিত্রকে চলচ্চিত্রে রূপ দিয়েছেন এই পরিচালক।[133][134]", "question_text": "পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান চলচ্চিত্রের প্রধান চরিত্রটির ভূমিকায় কোন অভিনেতা অভিনয় করেছেন ?", "answers": [{"text": "জনি ডেপ", "start_byte": 641, "limit_byte": 660}]} {"id": "3985981886386457071-1", "language": "bengali", "document_title": "চঞ্চল চৌধুরী", "passage_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার ছাত্র, চঞ্চল চৌধুরী বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র বাজানো, অভিনয়, গান, ছবি আঁকা এসব কিছুতেই সমান পারর্দশী। তিনি কোডা, সোডা ও ইউডা কলেজের চারুকলার প্রভাষকও।[5] চঞ্চলের অভিনয়জীবন শুরু হয় চারুকলার ছাত্র থাকাকালীন আরণ্যক নাট্যদলের সাথে যুক্ত হয়ে। পরবর্তীতে অসংখ্য নাটক ও টিভি সিরিজে অভিনয় করে দর্শকপ্রিয়তা অর্জন করেন চঞ্চল। তার প্রথম অভিনীত চলচ্চিত্র রূপকথার গল্প (২০০৬)। এছাড়া তিনি মনপুরা (২০০৯), টেলিভিশন (২০১৩), আয়নাবাজি (২০১৬), ও দেবী (২০১৮)-তে তাঁর অভিনয়নৈপুণ্য প্রদর্শন করে দর্শক ও সমালোচকদের ভূয়সী প্রশংসা লাভ করেছেন।", "question_text": "চঞ্চল চৌধুরী অভিনীত সর্বপ্রথম বাংলাদেশি চলচ্চিত্র কোনটি ?", "answers": [{"text": "রূপকথার গল্প", "start_byte": 997, "limit_byte": 1031}]} {"id": "-2654123975551680671-0", "language": "bengali", "document_title": "মাদার টেরিজা", "passage_text": "মেরি টেরিজা বোজাঝিউ[1] (বাপ্তাইজিত: অ্যাগনিস গঞ্জা বোজাঝিউ; আলবেনীয়: Anjezë Gonxhe Bojaxhiu; আগস্ট ২৬, ১৯১০ – সেপ্টেম্বর ৫, ১৯৯৭), যিনি মাদার[lower-alpha 1] টেরিজা বা তেরেসা[lower-alpha 2] নামে অধিক পরিচিত, ছিলেন একজন আলবেনীয়-বংশোদ্ভুত[2][3] ভারতীয়[4] ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী ও ধর্মপ্রচারক। টেরিজার জন্মস্থান অটোমান সাম্রাজ্যের আলবেনিয়া রাজ্যের স্কপিয়ে।[lower-alpha 3][1] আঠারো বছর বয়স পর্যন্ত তিনি সেখানেই কাটান। ১৯২৮ সালে তিনি আয়ারল্যান্ড হয়ে তৎকালীন ব্রিটিশ উপনিবেশ ভারতে খ্রিস্টধর্ম প্রচার অভিযানে আসেন। জীবনের বাকি অংশ তিনি ভারতেই থেকে যান। ", "question_text": "মেরি টেরিজা বোজাঝিউ বা মাদার টেরিজা কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "আগস্ট ২৬, ১৯১০", "start_byte": 205, "limit_byte": 241}]} {"id": "6235993678020888535-0", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "\nবিশ্বের ইতিহাস বলতে এখানে পৃথিবী নামক গ্রহে বসবাসকারী মানবজাতির ইতিহাস বোঝানো হয়েছে, গ্রহ হিসেবে পৃথিবীর ইতিহাস নয়। মানুষের ইতিহাস মূলত পুরাপ্রস্তর যুগে পৃথিবী জুড়ে শুরু হয়। আদিম যুগ থেকে প্রাপ্ত সকল প্রত্নতাত্ত্বিক ও লিখিত দলিল এর আওতাভুক্ত। লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে প্রাচীন প্রামাণ্য ইতিহাসের[1] শুরু হয়।[2][3] যদিও লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের পূর্ববর্তী যুগেও সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা ঘটে পুরাপ্রস্তর যুগে। সেখান থেকে সভ্যতা প্রবেশ করে নব্যপ্রস্তর যুগে এবং এসময় কৃষি বিপ্লবের (খ্রিস্টপূর্ব ৮০০০-খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ) সূচনা ঘটে। নব্যপ্রস্তর যুগের বিপ্লবে উদ্ভিদ ও পশুর গৃহপালন এবং নিয়মানুগ কৃষিপদ্ধতি রপ্ত করা মানব সভ্যতার একটি অনন্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।[4][5][6] কৃষির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বেশির ভাগ মানুষ যাযাবর জীবনযাত্রা ত্যাগ করে স্থায়ীভাবে কৃষকের জীবন গ্রহণ করে। তবে বহু সমাজে যাযাবর জীবনব্যবস্থা রয়ে যায়, বিশেষ করে ভৌগোলিকভাবে বিচ্ছিন্ন অঞ্চলগুলিতে ও যেখানে আবাদযোগ্য উদ্ভিদ প্রজাতির অভাব ছিল। কৃষি থেকে প্রাপ্ত খাদ্য নিরাপত্তা ও উদ্বৃত্ত উৎপাদনের ফলে গোষ্ঠীগুলি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে আরও বড় সামাজিক প্রতিষ্ঠানের জন্ম দেয়। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নও এক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।", "question_text": "পুরাপ্রস্তর যুগের পর কোন যুগের আবির্ভাব হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "নব্যপ্রস্তর", "start_byte": 1536, "limit_byte": 1569}]} {"id": "-4330794342855547067-1", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য ([دَوْلَتِ عَلِيّهٔ عُثمَانِیّه, Devlet-i Aliyye-i Osmâniyye]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help), আধুনিক তুর্কি: [Osmanlı İmparatorluğu বা Osmanlı Devleti]error: {{lang}}: text has italic markup (help)), ঐতিহাসিকভাবে তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক বলে পরিচিত, ছিল একটি ইসলামি সাম্রাজ্য। ১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রথম উসমান উত্তরপশ্চিম আনাতোলিয়ার দ্বায়িত্ব পান সেলযুক সাম্রাজ্য কতৃক। প্রথম দিকে সেলযুক সাম্রাজ্যের প্রতি অনুগত থাকলেও সেলজুক সাম্রাজ্যের ক্রান্তিলগ্নে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।\nএবং ধীরে ধীরে একটি বৃহত সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সেলজুক রাজবংশের জামাতাও ছিলেন [7] এবং প্রথম উসমানের মাতা হালিমে সুলতান ছিলেন সেলজুক শাহজাদা নুমান এর মেয়ে অর্থাৎ আর্তুগুলের স্ত্রী প্রথম মুরাদ কর্তৃক বলকান জয়ের মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্য বহুমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হয়ে উঠে এবং খিলাফতের দাবিদার হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের কনস্টান্টিনোপল জয় করার মাধ্যমে উসমানীয়রা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য উচ্ছেদ করে।\n১৫২৬ সালে হাঙ্গেরি জয়ের পর ইউরোপের বলকান অঞ্চল সমূহ নিয়ে বড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।\n[8][9][10]", "question_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১২৯৯ সালে", "start_byte": 544, "limit_byte": 569}]} {"id": "-4557241873065164464-0", "language": "bengali", "document_title": "হুগলী জেলা", "passage_text": "\nহুগলী জেলা ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্গত বর্ধমান বিভাগের একটি জেলা। হুগলী নদীর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে। জেলাটির সদর চুঁচুড়া-তে অবস্থিত। জেলাটির চারটি মহকুমা রয়েছে: চুঁচুড়া সদর, চন্দননগর, শ্রীরামপুর, ও আরামবাগ। ", "question_text": "হুগলি জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "চুঁচুড়া", "start_byte": 372, "limit_byte": 396}]} {"id": "4598686989146928550-14", "language": "bengali", "document_title": "নোবেল পুরস্কার", "passage_text": "সুইডিশ একাডেমি সাহিত্যে প্রথম নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে কবি সূলি প্রুধমকে। লেখক, কবি ও সাহিত্য সমালোচকদের ৪২ জনের একটি দল এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে যারা এর জন্য লিও টলস্তয়কে প্রত্যাশা করছিল।[25] বার্টন ফেল্ডম্যানের মত অনেকেই এই পুরস্কারের সমালোচনা করেছিল কারণ তারা প্রুধমকে মধ্যমসারির কবি মনে করত। ফেল্ডম্যানের ব্যখ্যানুযায়ী একাডেমীর অধিকাংশ সদস্যই ছিলেন ভিক্টরিয়ান সাহিত্যের ভক্ত তাই তারা সেরকম একজন কবিকেই বেছে নিয়েছেন। [26] চিকিসায় প্রথম নোবেল পুরস্কার পান জার্মান চিকিৎসক ও অনুপ্রাণবিজ্ঞানী এমিলি ভন বেরিংকে। ১৮৯০ এর দশকে তিনি ডিপথেরিয়া প্রতিরোধক তৈরি করেন যা আজ পর্যন্ত প্রতি বছর হাজার লোকের জীবন রক্ষা করে চলেছে। [27][28]", "question_text": "প্রথম কোন চিকিৎসক চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ?", "answers": [{"text": "এমিলি ভন বেরিংকে", "start_byte": 1363, "limit_byte": 1407}]} {"id": "8477020149261894946-5", "language": "bengali", "document_title": "সীতা", "passage_text": "সীতার পিতা ছিলেন রাজা জনক। পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে জমি চাষ করার সময় লাঙলের আঘাতে ভূমি বিদীর্ণ করে সীতার জন্ম হয়।", "question_text": "হিন্দু পুরাণ মতে সীতার বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "জনক", "start_byte": 58, "limit_byte": 67}]} {"id": "7819426977842042954-20", "language": "bengali", "document_title": "আইজাক নিউটন", "passage_text": "নিউটন দ্বিপদী উপপাদ্যের একটি সাধারণ রুপ উদ্ভাবনের জন্য বিখ্যাত। এই রুপটি যেকোন ঘাতের জন্য প্রযোজ্য হয়। এছাড়াও নিউটন আবিষ্কার করেন: নিউটনের আইডেনটিটি, নিউটনের পদ্ধতি, শ্রেণীবিন্যাসকৃত ঘনতলীয় বক্র (দ্বিচলবিশিষ্ট তিন মাত্রার বহুপদী)। তিনি সসীম পার্থক্যের তত্ত্বের উপর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন, প্রথম ব্যক্তি হিসেবে fractional indice ব্যবহার করেন এবং দিওফান্তিন সমীকরণ প্রমাণ করার জন্য স্থানাংক জ্যামিতি প্রয়োগ করেন। নিউটন লগারিদমের মাধ্যমে হারমোনিক ধারার আংশিক সমষ্টির আনুমানিক মান নির্ণয় করেন যা অয়লারের যোগফল সূত্রের পূর্বসূরী হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। তিনিই প্রথম আত্মবিশ্বাসের সাথে power series ব্যবহার করেন এবং একে revert করেন। এছাড়া পাই-এর জন্য একটি নতুন সূত্র আবিষ্কার করেন।", "question_text": "লগারিদমের স্রষ্টা কে ?", "answers": [{"text": "নিউটন", "start_byte": 1095, "limit_byte": 1110}]} {"id": "-6372059390842685007-6", "language": "bengali", "document_title": "কৃষ্ণ", "passage_text": "বিষ্ণু সহস্রনামের ৫৭তম নামটি হল কৃষ্ণ, যার অর্থ, আদি শঙ্করের মতে আনন্দের অস্তিত্ব।[11] কৃষ্ণের একাধিক নাম ও অভিধা রয়েছে। কৃষ্ণের সর্বাধিক প্রচলিত নামদুটি হল গোবিন্দ (গো-অন্বেষক) ও গোপাল (গো-রক্ষাকারী)। এই নামদুটি ব্রজে কৃষ্ণের প্রথম জীবনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।[12][13] কোনো কোনো নামের আঞ্চলিক গুরুত্বও রয়েছে। যেমন, জগন্নাথ নামটি। ওড়িশায় এই নামে একটি বিশেষ মূর্তিতে পূজিত হন কৃষ্ণ।[14]", "question_text": "ভগবান শ্রী কৃষ্ণের মোট কয়টি নাম ছিল ?", "answers": [{"text": "সহস্র", "start_byte": 19, "limit_byte": 34}]} {"id": "3424827497031545764-5", "language": "bengali", "document_title": "রসগোল্লা", "passage_text": "যতদূর জানা যায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রথম রসগোল্লা প্রস্তুত করা হয়েছিল। আমরা সবাই জানি নবীন চন্দ্র দাস আধুনিক রশিগোলার আবিষ্কর্তা ছিলেন এবং তিনি ইতিহাসে জনপ্রিয় কণ্ঠে রসগোল্লার কলম্বাসের সাথে যুক্ত হয়েছেন। বাগবাজারের নবীন দাস। ১৪ শতকের শেষভাগে ১৫ শতকের ভক্তি আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ভীষণাভক্তি বৃদ্ধি লাভের সময় মিষ্টিটির প্রাচীনতা নাদিয়াতে ফিরে আসত। এর পর এই রসগোল্লা জনপ্রিয় হয়ে, পাশের রাজ্যগুলিতে ছড়িয়ে পড়ে। তবে কলকাতায় এটি উল্লেখযোগ্যভাবে জনপ্রিয়তা লাভ করে। রসগোল্লা নদীয়া থেকে কলকাতা ও ওড়িশায় ছড়িয়ে পড়ে।[12]", "question_text": "রসগোল্লা মিষ্টিটির উৎপত্তি কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "পশ্চিমবঙ্গে", "start_byte": 61, "limit_byte": 94}]} {"id": "-9214595698235849788-1", "language": "bengali", "document_title": "গৌড় রাজ্য", "passage_text": "গৌড় রাজ্য বাংলার ইতিহাসে বাঙালীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত প্রথম স্বাধীন রাজ্য ছিল যার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন রাজা শশাঙ্ক। তিনি ৭ম শতাব্দী পর্যন্ত রাজত্ব করেছিলেন; তবে কিছু ঐতিহাসিকের মতে তিনি ৫৯০ হতে ৬২৫ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্তই রাজত্ব করেছিলেন। গৌড় রাজ্যের রাজধানী, বর্তমান মুর্শিদাবাদ জেলার সদরশহর বহরমপুর থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে কর্ণসুবর্ণ নামক স্থানে ছিল।[1]", "question_text": "শশাঙ্কের রাজত্বকালে তাঁর সাম্রাজ্যের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "কর্ণসুবর্ণ", "start_byte": 856, "limit_byte": 886}]} {"id": "7524385385960539867-0", "language": "bengali", "document_title": "পাইন প্রসেশনারী", "passage_text": "পাইন প্রসেশনারি (Thaumetopoea pityocampa) হল Thaumetopoeidae গোত্রের অন্তর্ভুক্ত মথ প্রজাতি। একে মাঝে মাঝে Traumatocampa গণের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এটি মধ্য এশিয়া, উত্তর আফ্রিকা ও দক্ষিণ ইউরোপের দেশগুলোতে অন্যতম বিধ্বংসী পোকা।[1] শূককীটের বিষাক্ত আর কণ্টকময় আঁশ মানুষ ও অন্যান্য স্তন্যপায়িদের সাথে ক্ষতিকর বিক্রিয়া করে। প্রজাতিটি এর বিছাপোকা বা শূককীটের আচরণের জন্য প্রসিদ্ধ। নের্তৃস্থানীয় কীটবিজ্ঞানী জীন হেনরি ফেবার’র বর্ণনানুসারে, এসব শূককীট পাইন গাছের ডগায় তাবুর মতোন বাসা বানিয়ে শীতকাল অতিবাহিত করে, এবং বনের ভেতর দিয়ে নাক-থেকে-লেজ পর্যন্ত স্তম্ভাকারে মিছিল করে বেড়ায় আর ভীষণরকমের বিরক্তিকর আঁশ দিয়ে আত্মরক্ষা করে।[2]", "question_text": "পাইন প্রসেশনারির বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Thaumetopoea pityocampa", "start_byte": 45, "limit_byte": 68}]} {"id": "-3973139015313228514-0", "language": "bengali", "document_title": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের চেয়ারম্যান", "passage_text": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনের সর্বোচ্চ পরিচালনা পরিষদ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সর্বোচ্চ স্থানীয় পদবীবিশেষ। ২০১৪ সালে আইসিসি’র ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক রদ-বদল ঘটিয়ে ও পুণর্গঠনের মাধ্যমে এ পদ সৃষ্টি করা হয়।[1] আইসিসি পরিচালনা পরিষদের প্রধান হচ্ছেন একজন সভাপতি।[2] পূর্বে আইসিসি সভাপতি সংগঠনের প্রধান ছিলেন। কিন্তু ২০১৪ সালে ‘বিগ থ্রী’ নামে পরিচিত ইংল্যান্ড, ভারত ও অস্ট্রেলিয়া নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করে গঠনতন্ত্রের পরিবর্তনের ফলে ব্যাপক অর্থে মূলতঃ সম্মানিত পদে পরিণত হয়েছে।[3] সাবেক বিসিসিআই সভাপতি এন. শ্রীনিবাসন ২৬ জুন, ২০১৪ তারিখে প্রথম চেয়ারম্যানরূপে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।[4] এরপর ২২ নভেম্বর, ২০১৫ তারিখ থেকে বিসিসিআইয়ের নতুন সভাপতি শশাঙ্ক মনোহর এ দায়িত্বে রয়েছেন।", "question_text": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের বর্তমান (২০১৯) চেয়ারম্যান কে ?", "answers": [{"text": "শশাঙ্ক মনোহর", "start_byte": 1845, "limit_byte": 1879}]} {"id": "-4159923333390923514-0", "language": "bengali", "document_title": "পলাশীর যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সাথে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পলাশী নামক স্থানে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল তাই পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত। ১৭৫৭ সালের জুন ২৩ তারিখে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন এবং ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠার পথ সূচিত হয়।\n", "question_text": "পলাশীর যুদ্ধ কত সালে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৭৫৭ সালের জুন ২৩", "start_byte": 397, "limit_byte": 442}]} {"id": "937294351156651799-1", "language": "bengali", "document_title": "মোরগাঁও গণেশ মন্দির", "passage_text": "মোরগাঁও গণপাতক উপদলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাসনার কেন্দ্র, যারা গণেশকে সর্বোৎকৃষ্ট সত্তা বলে বিবেচনা করে। একটি হিন্দু কিংবদন্তি গণেশ কর্তৃক শয়তান সিন্ধুর মৃত্যুকে মন্দিরের সাথে সম্পর্কযুক্ত করে। মন্দির নির্মাণের সঠিক তারিখ অজানা রয়েছে, যদিও গণপাতক সন্ন্যাসী মরয়া গোসাভি এর সাথে জড়িত ছিল বলে জানা যায়। মন্দিরটি পেসওয়া শাসক ও মোর্য গোসাভির বংশধরদের পৃষ্ঠপোষকতায় উৎকর্ষ লাভ করেছিল।  ", "question_text": "শ্রী ময়ুরেশ্বর মন্দির কে প্রতিষ্ঠা করেন ?", "answers": [{"text": "মরয়া গোসাভি", "start_byte": 709, "limit_byte": 743}]} {"id": "4801029527259588691-0", "language": "bengali", "document_title": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন", "passage_text": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল কোন সালে ?", "answers": [{"text": "১৯৭৫", "start_byte": 962, "limit_byte": 974}]} {"id": "-8906005420680990911-4", "language": "bengali", "document_title": "আলেপ্পো", "passage_text": "১৯০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আলেপ্পো শহর অবস্থিত। বর্তমানে এটি মধ্য এশিয়ার অন্যতম ক্রমবর্ধমান শহর। ২০০১ সালে গৃহীত নতুন পরিকল্পনা অণুযায়ী, আলেপ্পোকে ৪২০ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত করা হবে। এই কাজ ২০১৫ সাল নাগাদ শেষ হবে।\nআলেপ্পোর জলবায়ু প্রধানত উষ্ণ। ভূমধ্যসাগরের তীড় ঘেষে অবস্থিত আলাভিত ও আমানুস পর্বত আলেপ্পোকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু হতে প্রতিহত করে। আলেপ্পোর গড় তাপমাত্রা ১৮ থেকে ২০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ৩৯৫ মিমি। ৮০ শতাংশ বৃষ্টিপাত অক্টোবর থেকে মার্চ মাসের মধ্যে হয়ে থাকে। তুষারপাত খুব কম হয়। গড় আদ্রতা ৫৮%।", "question_text": "আলেপ্পো শহরটির আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১৯০ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 0, "limit_byte": 50}]} {"id": "3333834020904135817-1", "language": "bengali", "document_title": "গ্রিক পুরাণ", "passage_text": "গ্রিক পুরাণের রূপায়ণ ঘটেছে মুখ্যত এক সুবিশাল উপাখ্যান-সংগ্রহে এবং গৌণত বিভিন্ন প্রতিনিধিত্বমূলক শিল্পকলা, যেমন পাত্র-চিত্রকলা বা পূজাপহার ইত্যাদিতে। গ্রিক পুরাণে উল্লিখিত হয়েছে বিশ্বের সৃজন এবং বহু দেবদেবী, যোদ্ধা, নায়িকা ও অপরাপর পৌরাণিক জীবের বিস্তারিত বিবরণী। একটি মৌখিক কাব্যপ্রথায় এই কাহিনীগুলির বীজ উপ্ত হয়েছিল। আজকের পরিচিত গ্রিক পুরাণকথাগুলি পাওয়া যায় প্রধানত গ্রিক সাহিত্যে। গ্রিসের প্রাচীনতম সাহিত্য উপাদান ইলিয়াড ও ওডিসি গ্রন্থদ্বয়ে বর্ণিত হয়েছে ট্রয় যুদ্ধ ও তার পারিপার্শ্বিক ঘটনাগুলি। হোমার রচিত এই গ্রন্থদুটি হেসিয়ডের থিওগনি ও ওয়ার্কস অ্যান্ড ডেজ গ্রন্থের সমসাময়িক; যেগুলির বিষয়বস্তু হল জগতের সৃষ্টিতত্ত্ব, দৈবী শাসকদের আবির্ভাব, মানবীয় যুগগুলির পারম্পার্য, মানুষের দুঃখের সূত্রপাত এবং বলিপ্রথাগুলির উদ্ভব। এছাড়াও এই পুরাণকথাগুলি সংরক্ষিত হয়েছে হোমারীয় স্তোত্রাবলিতে, মহাকাব্য-চক্র বা এপিক সাইকেলের মহাকাব্যিক কবিতাবলিতে, গীতিকবিতায়, খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকের ট্রাজেডিয়ানদের রচনাবলিতে, হেলেনীয় যুগের পণ্ডিত ও কবিদের রচনায় এবং প্লুটার্ক বা পসানিয়াসের মতো রোমান সাম্রাজ্যের সমসাময়িক লেখকবৃন্দের রচনায়। বহু পুরাসামগ্রীর অলংকরণে দেবতা ও যোদ্ধাদের চিত্রাঙ্কণ করা হত বলে পুরাতাত্ত্বিক প্রমাণও গ্রিক পুরাণ ব্যাখ্যানের অন্যতম প্রধান উপাদান। খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দীর পাত্রগুলিতে বিভিন্ন জ্যামিতিক নকশার সাহায্যে ট্রয় চক্র বা ট্রোজান সাইকেল তথা হেরাক্লিসের অভিযানসমূহের চিত্র অঙ্কিত হয়েছে। পরবর্তীকালে প্রাচীন, ধ্রুপদী ও হেলেনীয় যুগগুলিতে হোমারীয় ও অন্যান্য পৌরাণিক দৃশ্যকলা সমকালে বিদ্যমান সাহিত্যিক প্রমাণের নিদর্শনস্বরূপ।[2]", "question_text": "সর্বপ্রাচীন গ্রিক পুরাণের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ইলিয়াড ও ওডিসি", "start_byte": 1150, "limit_byte": 1191}]} {"id": "-3969333676035065298-25", "language": "bengali", "document_title": "গ্রিক পুরাণ", "passage_text": "অধিকাংশ দেবতাই জীবনের কোনও না কোনও দিকের সঙ্গে সংযুক্ত ছিলেন। উদাহরণস্বরূপ, আফ্রোদিতি ছিলেন প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী, অ্যারিস ছিলেন যুদ্ধের দেবতা, হেডিস ছিলেন মৃতের দেবতা এবং অ্যাথিনা ছিলেন জ্ঞান ও সাহসিকতার দেবী।[35] অ্যাপোলো বা ডায়োনিসাস প্রমুখ দেবতারা ছিলেন একাধিক গুণের অধিকারী ও জটিল চরিত্রবিশিষ্ট। আবার হেস্টিয়া (আক্ষরিকভাবে অগ্নিকুণ্ড) বা হেলিওস (আক্ষরিকভাবে সূর্য) ছিলেন ব্যক্তিত্বারোপ ভিন্ন আর কিছুই না। খুব অল্পসংখ্যক দেবতাদের উদ্দেশ্যেই মনোহর মন্দির নির্মিত হত। এই দেবতারা হতেন বৃহত্তর-হেলেনীয় কৃষ্টির মুখ্য আকর্ষণকেন্দ্র। যদিও স্বতন্ত্র অঞ্চল বা গ্রামে অধিবাসীদের স্থানীয় কৃষ্টি অপ্রধান দেবতাদের কেন্দ্র করে গড়ে উঠতে দেখা যেত প্রায়শই। অনেক শহরে আবার বিশ্রুত দেবতাদের এমন সব স্থানীয় প্রথার মাধ্যমে সম্মান জানানো হত যা অন্যত্র সচরাচর লক্ষিত হত না। এসব ক্ষেত্রে অন্যান্য অঞ্চলে অপ্রচলিত অদ্ভুত সব উপকথাও সেই সব দেবতাদের কাহিনীর সঙ্গে যুক্ত করা হত। বীরযুগে বীর বা উপদেবতাদের পূজন শুরু হলেও সেখানেও অনুরূপ ঘটনা ঘটতে থাকে।", "question_text": "গ্রীসের ইতিহাসে সূর্যের দেবতা কে ছিল ?", "answers": [{"text": "হেলিওস", "start_byte": 925, "limit_byte": 943}]} {"id": "6515740159079150792-1", "language": "bengali", "document_title": "হামিদুর রহমান", "passage_text": "মোহাম্মদ হামিদুর রহমানের জন্ম ১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তদানিন্তন যশোর জেলার (বর্তমানে ঝিনাইদহ জেলা) মহেশপুর উপজেলার খর্দ্দ খালিশপুর গ্রামে।[1][4][5] তাঁর পিতার নাম আক্কাস আলী মন্ডল এবং মায়ের নাম মোসাম্মাৎ কায়মুন্নেসা। শৈশবে তিনি খালিশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পরবর্তীকালে স্থানীয় নাইট স্কুলে সামান্য লেখাপড়া করেন।", "question_text": "বাংলাদেশের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হামিদুর রহমানের মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মোসাম্মাৎ কায়মুন্নেসা", "start_byte": 510, "limit_byte": 574}]} {"id": "828681427216161340-1", "language": "bengali", "document_title": "ইলেকট্রন", "passage_text": "বিজ্ঞানী জি. জনস্টোন স্টোনি সর্বপ্রথম তড়িৎ রসায়নে ইলেকট্রনকে আধানের একটি একক হিসেবে আখ্যায়িত করেন এবং তিনিই ১৮৯১ সালে ইলেকট্রন নামকরণ করেন। ১৮৯০-এর দশকে বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী বলেন যে তড়িৎ বিচ্ছিন্ন একেকের দ্বারা গঠিত হতে পারে এবং এভাবেই এ বিষয়ে সবচেয়ে ভাল ধারণা করা সম্ভব। এই এককগুলোর অনেক নামই প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু তখনও পর্যন্ত বাস্তব ভিত্তিতে এর প্রমাণ দেয়া সম্ভব হয়নি।", "question_text": "ইলেকট্রনের নামকরণ কে করেন ?", "answers": [{"text": "জি. জনস্টোন স্টোনি", "start_byte": 25, "limit_byte": 73}]} {"id": "1723011166667196429-2", "language": "bengali", "document_title": "হালাকু খান", "passage_text": "হালাকু খান ছিলেন চেঙ্গিস খানের অন্যতম পুত্র তোলুইয়ের সন্তান। তার মা সোরগাগতানি বেকি ছিলেন একজন প্রভাবশালী কেরাইত শাহজাদি। সোরগাগতানি ছিলেন একজন নেস্টরিয়ান খ্রিষ্টান। হালাকু খানের স্ত্রী দকুজ খাতুন এবং তার ঘনিষ্ট বন্ধু ও সেনাপতি কিতবুকাও খ্রিষ্টান ছিলেন। মৃত্যুর আগমুহূর্তে হালাকু খান বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেছিলেন বলে জানা যায়।[1][2] কয়য়ে বৌদ্ধ মন্দির নির্মাণ থেকে বৌদ্ধধর্মে তার আগ্রহের প্রমাণ পাওয়া যায়।[3]", "question_text": "হালাকু খানের স্ত্রীর নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "দকুজ খাতুন", "start_byte": 512, "limit_byte": 540}]} {"id": "-2930867312263524812-0", "language": "bengali", "document_title": "জোকো উইদোদো", "passage_text": "জোকো \"জোকোউয়ি\" উইদোদো (জাভানীয়: Jåkå Widådå; পুরনো-জাভানীয়: Jaka Widada; জন্ম ২১ জুন ১৯৬১) হলেন ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি। ২০১২ থেকে ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ইনি জাকার্তার গভর্নর এবং ২০০৫ থেকে ২০১২ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সুরাকার্তা‌র মেয়র ছিলেন। রাজনৈতিক অভিজাত বা সেনাবাহিনীর অফিসার বৃত্তের বাইরে থেকে ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি হওয়া তিনি প্রথম ব্যক্তি।[1]", "question_text": "ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান (২০১৯) রাষ্ট্রপতি কে ?", "answers": [{"text": "জোকো \"জোকোউয়ি\" উইদোদো", "start_byte": 0, "limit_byte": 58}]} {"id": "-5769246259341729759-28", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি", "passage_text": "সর্বশেষ একাদশ কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালের ২৮-৩১ অক্টোবর। ২৮ অক্টোবর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়। এরপর মহানগর নাট্যমঞ্চে কংগ্রেসের কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। কংগ্রেসে পুনরায় মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমকে সভাপতি ও সৈয়দ আবু জাফর আহমদকে সাধারণ সম্পাদক করে সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে সৈয়দ আবু জাফর আহমদ স্বাস্থ্যগত কারণে অব্যাহতি নিলে মোঃ শাহ আলম দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন।[3] [4]", "question_text": "বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির বর্তমান ( ২০১৯ ) প্রেসিডেন্ট কে ?", "answers": [{"text": "মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম", "start_byte": 565, "limit_byte": 624}]} {"id": "5875248587034426128-0", "language": "bengali", "document_title": "কিউরিওসিটি (রোভার)", "passage_text": "\nকিউরিওসিটি রোভার ২০১২ খ্রিস্টাব্দে মঙ্গল গ্রহে নাসার প্রেরিত চতুর্থ রোবটযান। মঙ্গল গবেষণার ইতিহাসে এটিই এখন পর্যন্ত (২০১২) নাসার বিজ্ঞানীদের সবচেয়ে বড় সাফল্য। রোবটযানটির ওজন প্রায় ১ টন। এই প্রথম নাসা এত বেশি ওজনের যান কোনো গ্রহে সফলভাবে নামাতে সক্ষম হয়েছে। মিশনের বিজ্ঞানীরা বলছেন, মঙ্গল গ্রহে এপর্যন্ত যত অনুসন্ধানী যান পাঠানো হয়েছে, তার মধ্যে ১ টন ওজনের এই কিউরিওসিটিই সবচেয়ে উন্নত।[1][2] কিউরিওসিটি গ্রিনিচ মান সময় সোমবার ভোর পাঁচটা ৩২ মিনিটে মঙ্গল গ্রহের একটি পর্বতের জ্বালামুখের ভেতরে নামে এবং পরে মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করে। কিউরিওসিটি পৃথিবী থেকে মঙ্গল গ্রহে পৌঁছাতে সময় নিয়েছে নয় মাস। এটি ২০১১ সালের নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল থেকে যাত্রা শুরু করে এবং ৫৭ কোটি কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে মঙ্গল গ্রহে পৌঁছায়।[1] এ রোবটকে বলা হচ্ছে ‘পূর্ণাঙ্গ জৈব গবেষণাগার’।[2]", "question_text": "২০১২ খ্রিস্টাব্দে মঙ্গল গ্রহে নাসার প্রেরিত চতুর্থ রোবটযান \"কিউরিওসিটি রোভারের\" ওজন কত ছিল ?", "answers": [{"text": "প্রায় ১ টন", "start_byte": 477, "limit_byte": 506}]} {"id": "4085210330096020245-3", "language": "bengali", "document_title": "রামায়ণ", "passage_text": "রামায়ণের শ্লোকগুলি ৩২-অক্ষরযুক্ত অনুষ্টুপ ছন্দে রচিত। পরবর্তীকালের সংস্কৃত কাব্য এবং ভারতীয় জীবন ও সংস্কৃতিতে এই কাব্যের প্রভাব অপরিসীম। মহাভারত মহাকাব্যের মতোই রামায়ণও একটি কাহিনিমাত্র নয়: হিন্দু ঋষিদের শিক্ষা দার্শনিক ও ভক্তি উপাদান সহ আখ্যানমূলক উপমার মাধ্যমে উপস্থাপিত হয়েছে এই মহাকাব্যে। ভারতের সংস্কৃতি চেতনার মৌলিক উপাদানগুলিই প্রতিফলিত হয়েছে রাম, সীতা, লক্ষ্মণ, ভরত, হনুমান ও রাবণ চরিত্রগুলির মধ্যে।", "question_text": "প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য রামায়ণের শ্লোকগুলো কোন ছন্দে রচিত ?", "answers": [{"text": "অনুষ্টুপ", "start_byte": 94, "limit_byte": 118}]} {"id": "5852540595484987372-52", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "এরপরেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় এবং তিনি ১৬ অগস্ট, ১৮৮৬ অতি প্রত্যুষে পরলোকগমন করেন। তাঁর শিষ্যদের কথায় এই তাঁর মহাসমাধি।[96] তাঁর প্রয়াণের পর বিবেকানন্দ সন্ন্যাসী শিষ্যদের নিয়ে বরাহনগরে একটি পোড়ো বাড়িতে ওঠেন এবং গৃহী শিষ্যদের অর্থসাহায্যে প্রথম মঠ প্রতিষ্ঠা করেন। শুরু হয় রামকৃষ্ণ মিশনের যাত্রা।[78]", "question_text": "ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট ভারতীয় হিন্দু ধর্মগুরু রামকৃষ্ণ পরমহংসের তিরোধান দিবস কবে ?", "answers": [{"text": "১৬ অগস্ট, ১৮৮৬", "start_byte": 125, "limit_byte": 161}]} {"id": "7009587126467963849-1", "language": "bengali", "document_title": "কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ", "passage_text": "এ যুদ্ধের কাহিনীর শুরু রাজসিংহাসনের অধিকার নিয়ে। পিতৃসত্য পালনের স্বার্থে শান্তনুর পুত্র দেবব্রত আজীবন বিবাহ করেন নি, রাজসিংহাসনে বসেন নি। এবম্বিধ প্রতিজ্ঞার কারণে দেবব্রতর নাম হয়েছিল ভীষ্ম। ভীষ্ম রাজদণ্ড গ্রহণ না করায় তার কনিষ্ঠ ভ্রাতা বিচিত্রবীর্য রাজ্য পরিচালনা করতেন। বিচিত্রবীর্যের দুই পুত্রের নাম ধৃতরাষ্ট্র ও পাণ্ডু।, বিচিত্রবীর্যের উত্তরাধিকারী ছিলেন জ্যেষ্ঠ ধৃতরাষ্ট্র। কিন্তু তিনি ছিলেন জন্মান্ধ। বিচিত্রবীর্যের পর সিংহাসন আরোহন করেন পাণ্ডু। কিন্তু পাণ্ডুর অকালমৃত্যু হলে প্রশ্ন ওঠে কে হবে পরবর্তী রাজা: পাণ্ডুর পুত্র, না ধৃতরাষ্ট্রের পুত্র। এই প্রশ্ন ঘিরে পারিবারিক বিবাদ নানা ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পর্যবসিত হয় এবং যুদ্ধে জয়ী হয় পাণ্ডব পক্ষ। রাজদণ্ড লাভ করেন পাণ্ডুপুত্র যুধিষ্ঠির। এ যুদ্ধে ধৃতরাষ্টের জ্যেষ্ঠপুত্র দুর্যোধন সহ একশত পুত্রের জীবনাবসান হয়। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের শ্রীকৃষ্ণ অস্র ধারণ করেনি তবে তিনি পাণ্ডবদের পক্ষে অর্জুনের যুদ্ধরথের সারথী হন। আবার অন্য দিকে কুরুপক্ষকে তিনি নারায়ণী সেনা দিয়ে সাহায্য করেন।", "question_text": "কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে কোন পক্ষের জয় হয় ?", "answers": [{"text": "পাণ্ডব", "start_byte": 1810, "limit_byte": 1828}]} {"id": "6884155287601185096-48", "language": "bengali", "document_title": "প্রাচীন মিশর", "passage_text": "প্রাচীন মিশরিয় ভাষা উত্তর অফ্রোএশিয়াটিক ভাষাপরিবারের অন্তর্ভুক্ত, বারবার এবং সেমিটিক ভাষাগুলির নিকট সম্পর্কিত। সুমেরিয় ভাষার পর এই ভাষার ইতিহাস সবচেয়ে দীর্ঘ; ৩২০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ হতে মধ্যযুগ পর্যন্ত এ ভাষা লিখা হত, কথ্য হিসেবে তার চেয়ে দীর্ঘসময় এ ভাষা টিকে ছিল। প্রাচীন মিশরীয় ভাষাকে কয়েকটি পর্যায়কালে ভাগ করা যায়: প্রাচীন, মধ্য (ধ্রূপদী মিশরিয়), পরবর্তী, ডেমোটিক ও কপটিক। কপটিকের পূর্বে মিশরিয় লেখনে উপভাষাগত পার্থক্য দেখা যায় না, তবে ধারণা করা হয় প্রথমে মেমফিস ও পরে থেবেসের উপভাষাই মান ভাষা ছিল।", "question_text": "প্রাচীন মিশরের প্রধান ভাষা কী ছিল ?", "answers": [{"text": "প্রাচীন মিশরিয় ভাষা", "start_byte": 0, "limit_byte": 56}]} {"id": "-6114907161432449803-0", "language": "bengali", "document_title": "খান", "passage_text": "খান বা খাঁ একটি উপাধি যা বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়। উৎপত্তিগত ভাবে মঙ্গোলীয় ও তূর্কী ভাষায় এর অর্থ সেনানায়ক, নেতা বা শাসক। খান বলতে গোত্রপতিও বোঝায়। বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্য এশিয়ায় খানেরা টিকে আছে। খাতান এবং খানম হলো এর স্ত্রী বাচক রূপ। বেশীরভাগ আফগানের (হাজারা ও পশতুন) নামের সাথে খান বিদ্যমান। মোঙ্গলরা “খান” নামটি আফগানিস্তানে নিয়ে এসেছিল, যা বর্তমানে ঐ অঞ্চলের সাধারণ লোকেরা ব্যবহার করছেন।[1] এবং মধ্যযুগ মোঘল শাসন আমলে সম্রাটদের প্রতি আনুগত্য, বিশ্বস্তা ও দ্বায়িত্ত্বে সফলতার জন্য অনেকেই ব্যাপকভাবে মুঘল বাদশাহদের কাছ থেকে খাঁন উপাধি গ্রহন করেন।", "question_text": "কারা সর্বপ্রথম \"খান” নামটি আফগানিস্তানে নিয়ে এসেছিল ?", "answers": [{"text": "মোঙ্গলরা", "start_byte": 811, "limit_byte": 835}]} {"id": "-5676855629811771160-0", "language": "bengali", "document_title": "শামসুর রাহমান", "passage_text": "শামসুর রাহমান (জন্ম: ২৩ অক্টোবর, ১৯২৯, মাহুতটুলি, ঢাকা - মৃত্যু: ১৭ আগস্ট, ২০০৬) বাংলাদেশ ও আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ভাগে দুই বাংলায় তাঁর শ্রেষ্ঠত্ব ও জনপ্রিয়তা প্রতিষ্ঠিত। তিনি একজন নাগরিক কবি ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ওপর লিখিত তাঁর দুটি কবিতা খুবই জনপ্রিয়। তিনি মজলুম আদিব (বিপন্ন লেখক) ছদ্মনামে লিখতেন।", "question_text": "আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি শামসুর রাহমানের জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "২৩ অক্টোবর, ১৯২৯", "start_byte": 53, "limit_byte": 95}]} {"id": "2976726057669472651-11", "language": "bengali", "document_title": "শোয়েব আখতার", "passage_text": "শোয়েব ২০১৪ সালের ২৫শে জুন রোবাবকে বিয়ে করেন। .[9]", "question_text": "পাকিস্তানি বোলার শোয়েব আখতারের স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "রোবাব", "start_byte": 71, "limit_byte": 86}]} {"id": "-3677733244906984033-4", "language": "bengali", "document_title": "আবু বকর", "passage_text": "আবু বকরের পূর্ণ নাম আবদুল্লাহ ইবনে উসমান ইবনে আমির ইবনে আমর ইবনে কাব ইবনে সাদ ইবনে তায়িম ইবনে মুররাহ ইবনে কাব ইবনে লুয়াই ইবনে গালিব ইবনে ফিহর আল কুরাইশি।[5]", "question_text": "খলিফা আবু বকরের পূর্ণ নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "আবদুল্লাহ ইবনে উসমান ইবনে আমির ইবনে আমর ইবনে কাব ইবনে সাদ ইবনে তায়িম ইবনে মুররাহ ইবনে কাব ইবনে লুয়াই ইবনে গালিব ইবনে ফিহর আল কুরাইশি", "start_byte": 52, "limit_byte": 406}]} {"id": "-7935304722702472000-1", "language": "bengali", "document_title": "মাইকেলেঞ্জেলো", "passage_text": "মিকেলাঞ্জেলোর জন্ম হয় ১৪৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ৬ মার্চ, জন্মস্থান ক্যাপ্রিসি, যা তাসকানি-র আরেজ্জো-র কাছাকাছি অবস্থিত। ক্যাপ্রিসির বর্তমান নাম ক্যাপ্রিসি মিকেলাঞ্জেলো। কয়েক প্রজন্ম ধরে তাঁর পূর্বপুরুষরা ফ্লোরেন্সে ক্ষুদ্র পরিসরে ব্যাংকিং করতেন। ব্যাংক সর্বস্বান্ত হবার কারণে তাঁর পিতা, লুদভিকো দি লিওনার্দো বুওনারোত্তি সিমোনি, কিছু সময়ের জন্য ছোট শহর ক্যাপ্রিসিতে সরকারি প্রশাসক হিসাবে দায়িত্ব পালনে আসেন, এবং এখানেই মিকেলাঞ্জেলোর জন্ম হয়। তাঁর মায়ের নাম ফ্রাঞ্চেসকা দি নেরি দেল মিনিয়াতো দি সিয়েনা। মিকেলাঞ্জেলোর জন্মের কয়েক মাস পরে তাঁর পরিবার ফ্লোরেন্সে ফিরে আসে, তার পরে সেখানেই তিনি বড় হয়ে ওঠেন। পরবর্তীতে তাঁর মায়ের ক্রমাগত অসুস্থতার সময়ে এবং মৃত্যুপরবর্তীকালে (১৪৮১, তখন মিকেলাঞ্জেলোর বয়স ৬ বছর) তিনি সেত্তিগনানো শহরে এক পাথর খোদাইকারীর পরিবারের সাথে বসবাস করেন। এই শহরে মিকেলাঞ্জেলোর পিতার মালিকানাধীন একটি মার্বেল খনি ও একটি ছোট খামার ছিল।", "question_text": "মাইকেলেঞ্জেলোর মায়ের নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "ফ্রাঞ্চেসকা দি নেরি দেল মিনিয়াতো দি সিয়েনা", "start_byte": 1231, "limit_byte": 1351}]} {"id": "-4869052194737042764-8", "language": "bengali", "document_title": "অ্যানড্রয়েড (অপারেটিং সিস্টেম)", "passage_text": "৫ই নভেম্বর, ২০০৭ সালে ওপেন হ্যান্ডসেট এল্যায়েন্স সূচনা করে যাতে ছিল ব্রডকম কর্পোরেশন, গুগল, এইচটিসি, ইন্টেল, এলজি, মার্ভেল টেকনোলজি গ্রুপ, মটোরোলা, এনভিডিয়া, কোয়ালকম, স্যামস্যাং ইলেক্ট্রনিকস, স্প্রিন্ট নেক্সটেল, টি-মোবাইল এবং টেক্সাস ইনস্ট্রুমেন্ট। ওপেন হ্যান্ডসেট এল্যায়েন্সের উদ্দেশ্য হল মুক্ত ধরনের মোবাইল হ্যান্ডসেট প্লাটফর্ম তৈরী করা[9]। একই দিনে, ওপেন হ্যান্ডসেট এল্যায়েন্স তাদের প্রথম পণ্য অ্যানড্রয়েড ছাড়ে যা লিনাক্স কারনেল ২.৬.২৫ এর উপর ভিত্তি করে তৈরী[9][36]। প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ছাড়া স্মার্টফোনটি ছিল এইচটিসি ড্রিম যা ২০০৮ সালের ২২ অক্টোবর ছাড়া হয়।[37]\n", "question_text": "কোন কোম্পানির মোবাইলে সর্বপ্রথম অ্যানড্রয়েড বা এন্ড্রয়েড ব্যবহার করা হয় ?", "answers": [{"text": "এইচটিসি", "start_byte": 1375, "limit_byte": 1396}]} {"id": "-8913695740202211357-0", "language": "bengali", "document_title": "কেন্নো", "passage_text": "ইংরেজি নাম millipede মিলিপেড বা বাংলায় কেন্নো যাকে বলা হয় তারা আর্থোপোডা শ্রেণীর। এদের বৈশিষ্ট্য হল দুই জোড়া সন্ধিস্ত পা, যা প্রায় পুরো খন্ড খন্ড শরীরেই থাকে। এদের বৈজ্ঞানিক শ্রেণী হল ডিপ্লোপোডা। ডিপ্লোপোডা নামটি এদের শারীরিক বৈশিষ্ট্য থেকেই নেয়া হয়েছে। প্রতি দ্বী-পদ ভাগ তৈরি হয়েছে দুটো আলাদা আলাদা খন্ড যুক্ত হয়ে। বেশিরভাগ মিলিপেডেরই গোলাকার অথবা চ্যাপ্টা শরীর থাকে যা ২০টিরও বেশি ভাগে বিভক্ত থাকে। এদের কোন কোন প্রজাতি তাদের শরীরকে গোল করে মুড়ে নিতে পারে, যদি তারা বিপদের আভাস দেখে।যদিও মিলিপেড নামটি ল্যাটিন থেকে নেয়া হয়েছে যার অর্থ \"হাজার পা\", তবুও প্রকৃতপক্ষে কোন প্রজাতিরই এত পা পাওয়া যায় নি। সবচেয়ে বেশি পায়ের অধিকারি প্রজাতিটির নাম হল Illacme plenipes, যার রয়েছে ৭৫০ খানা পা। প্রায় ১২০০০ হাজার প্রজাতির নামকরণ করা হয়েছে যা আবার ১৬টি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। আর পরিবার বা গণ রয়েছে ১৪০টির মত। যার ফলে ডিপ্লোপোডা মাইরিয়াপডের সবচেয়ে বড় শ্রেণীতে পরিণত হয়েছে।", "question_text": "কেন্নোর শরীর কয়টি ভাগে বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "২০টিরও বেশি", "start_byte": 997, "limit_byte": 1028}]} {"id": "-3195260377241566684-0", "language": "bengali", "document_title": "আইন জালুতের যুদ্ধ", "passage_text": "আইন জালুতের যুদ্ধ ১২৬০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধ দক্ষিণপূর্ব গ্যালিলিতে জাজরিল উপত্যকার আইন জালুতে মামলুক ও মঙ্গোলদের মধ্যে সংঘটিত হয়েছিল। যুদ্ধে পরাজয়ের ফলে মঙ্গোলদের সাম্রাজ্য বিস্তার থেমে যায়।[3]", "question_text": "আইন জালুতের যুদ্ধে কার জয় হয় ?", "answers": [{"text": "মামলুক", "start_byte": 305, "limit_byte": 323}]} {"id": "2591039783823763502-4", "language": "bengali", "document_title": "বিশেষণ", "passage_text": "যে সকল শব্দ বাক্যের বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ ব্যতীত অন্যপদগুলোকে বা বাক্যকে বা উভয়ের অর্থকে বিশেষিত করে, তাকে ভাব-বিশেষণ বলে। ভাব বিশেষণকে চারভাগে ভাগ করা যায়-", "question_text": "বাংলা ব্যাকরণ মতে ভাব বিশেষণ কয় প্রকার ?", "answers": [{"text": "চার", "start_byte": 363, "limit_byte": 372}]} {"id": "-6941720273009795026-32", "language": "bengali", "document_title": "জার্মানি", "passage_text": "ফুটবল জার্মানদের জাতীয় খেলা, আর ফুটবল খেলার সবচেয়ে বড় আসর ফিফা বিশ্বকাপে জার্মানি চারবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এছাড়াও ক্লাব ফুটবলে জার্মান দল বায়ার্ন মিউনিখ তাদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে।\nতাছাড়া খেলাধুলার আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে জার্মানিরা সবসময় তাদের শ্রেষ্ঠত্ব দেখিয়ে গিয়েছে এবং যাচ্ছে, যেমনটা দেখা যায় ব্রাজিলের রিও দি জেনেরিও শহরে ৫ আগস্ট থেকে ২১ আগস্ট ২০১৬ তারিখে অনুষ্ঠিত ২০১৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে সর্বমোট পদক তালিকায় তাদের ৭ম স্থানে অবস্থান।", "question_text": "জার্মানের জাতীয় খেলা কী ?", "answers": [{"text": "ফুটবল", "start_byte": 0, "limit_byte": 15}]} {"id": "4934718919986396852-18", "language": "bengali", "document_title": "সুভাষচন্দ্র বসু", "passage_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সুভাষচন্দ্রকে 'দেশনায়ক'[7] আখ্যা দিয়ে তাসের দেশ নৃত্যনাট্যটি তাঁকে উৎসর্গ করেন। উৎসর্গপত্রে লেখেন: \"স্বদেশের চিত্তে নূতন প্রাণ সঞ্চার করবার পূণ্যব্রত তুমি গ্রহণ করেছ, সেই কথা স্মরণ ক’রে তোমার নামে ‘তাসের দেশ’ নাটিকা উৎসর্গ করলুম।\"[8] আজাদ হিন্দ ফৌজের অভিযান ব্যর্থতায় পর্যবসিত হলেও, সুভাষচন্দ্রের শৌর্য ও আপোষহীন রণনীতি তাঁকে ভারতব্যাপী জনপ্রিয়তা দান করে। নেতাজির জন্মদিন বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে , ত্রিপুরায় , অসমে ও ওডিশায় রাষ্ট্রীয় ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়। স্বাধীনতার পর কলকাতার একাধিক রাস্তা তাঁর নামে নামাঙ্কিত করা হয়। বর্তমানে কলকাতার একমাত্র ইন্ডোর স্টেডিয়াম নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম তাঁর নামে নামাঙ্কিত। নেতাজির জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে দমদম বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তিত করে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রাখা হয়। তাঁর নামে কলকাতায় স্থাপিত হয় নেতাজি সুভাষ মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও নেতাজি সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং দিল্লিতে স্থাপিত হয় নেতাজি সুভাষ ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি। কলকাতা মেট্রোর দুটি স্টেশন বর্তমানে নেতাজির নামাঙ্কিত: 'নেতাজি ভবন' (পূর্বনাম ভবানীপুর) ও 'নেতাজি' (পূর্বনাম কুঁদঘাট)।", "question_text": "নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পূর্বনাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "দমদম বিমানবন্দরে", "start_byte": 1781, "limit_byte": 1827}]} {"id": "6377098873400351024-6", "language": "bengali", "document_title": "ভগিনী নিবেদিতা", "passage_text": "১৮৯৮ সালের ২৮ জানুয়ারি স্বদেশ ও পরিবার-পরিজন ত্যাগ করে মার্গারেট চলে আসেন ভারতে। এই সময় বিবেকানন্দের কাছে ভারতের ইতিহাস, দর্শন, সাহিত্য, জনজীবন, সমাজতত্ত্ব, প্রাচীন ও আধুনিক মহাপুরুষদের জীবনকথা শুনে মার্গারেট ভারতকে চিনে নেন। ভারতে আসার কয়েক দিন পর রামকৃষ্ণ পরমহংসের স্ত্রী সারদা দেবীর সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। এরপর ২৫ মার্চ স্বামী বিবেকানন্দ তাঁকে ব্রহ্মচর্য ব্রতে দীক্ষা দেন। তিনিই মার্গারেটের নতুন নাম রাখেন ‘নিবেদিতা’।", "question_text": "ভগিনী নিবেদিতা কত সালে স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৯৮", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-6156248881157122900-22", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট", "passage_text": "\nপ্রতি খেলায় মাঠে দুইজন আম্পায়ার থাকেন যারা খেলা পরিচালনা করেন। একজন আম্পায়ার (ফিল্ড আম্পায়ার) বোলার যে প্রান্ত থেকে বল করেন সেই প্রান্তে উইকেটের পিছনে অবস্থান করেন। মাঠে তিনিই অধিকাংশ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। অন্য আম্পায়ার (স্কয়ার লেগ আম্পায়ার) মাঠে স্কয়ার লেগ অবস্থানে থাকেন, যাতে তিনি ব্যাটসম্যানকে পাশ থেকে দেখতে পারেন এবং তিনি যেসব সিদ্ধান্ত গ্রহণে ফিল্ড আম্পায়ারকে সাহায্য করেন। পেশাদার খেলায় মাঠের বাইরে একজন অতিরিক্ত আম্পায়ার থাকেন যিনি তৃতীয় আম্পায়ার বা থার্ড আম্পায়ার নামে পরিচিত। মাঠের আম্পায়ারেরা কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রয়োজনবোধে তৃতীয় আম্পায়ারের সাহায্য নিতে পারেন যিনি টেলিভিশনে পুণঃপ্রচার দেখে সিদ্ধান্ত নেন। আন্তর্জাতিক খেলাগুলোতে মাঠের বাইরে একজন ম্যাচ রেফারি থাকেন, যিনি খেলাটি ক্রিকেটের আইনানুযায়ী হচ্ছে কি-না তা পর্যবেক্ষণ করেন।", "question_text": "ক্রিকেট খেলায় মাঠে মোট কয়জন আম্পিয়ার থাকে ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 49, "limit_byte": 58}]} {"id": "7884792206915660782-0", "language": "bengali", "document_title": "ইরান", "passage_text": "ইরান ([ايرانইরান্‌]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help)) দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ায়[8][9] পারস্য উপসাগরের তীরে অবস্থিত একটি রাষ্ট্র। ইরান বিশ্বের সবচেয়ে পর্বতময় দেশগুলির একটি; এখানে হিমালয়ের পরেই এশিয়ার সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ দামভান্দ অবস্থিত। দেশটির জনগণ জাতিগত ও ভাষাগতভাবে বিচিত্র হলেও এরা প্রায় সবাই মুসলিম। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এ অঞ্চলটি ইসলামের শিয়া মতাবলম্বীদের কেন্দ্র। ইরানে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের ভাণ্ডার আছে। পারস্য উপসাগরের অন্যান্য তেলসমৃদ্ধ দেশের মতো ইরানেও তেল রপ্তানি ২০শ শতকের শুরু থেকে দেশটির অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি।[10].[11][12]", "question_text": "ইরান কোন উপসাগরের তীরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "পারস্য", "start_byte": 188, "limit_byte": 206}]} {"id": "-1832104586038133132-6", "language": "bengali", "document_title": "১৯৭১ সালের অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার", "passage_text": "\n\nএরপর ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ পূর্ব ঘোষণা মোতাবেক কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুরে বৈদ্যনাথ তলার এক আমবাগানে মন্ত্রিপরিষদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। সকাল ৯ টা থেকেই সেখানে নেতৃবৃন্দ ও আমন্ত্রিত অতিথিদের আগমন শুরু হয়। দেশি বিদেশি প্রায় ৫০ জন সাংবাদিক উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন[11]। বেলা ১১টায় শপথ অনুষ্ঠান শুরু হয়। কোরআন তেলাওয়াত ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয় এবং শুরুতেই বাংলাদেশকে 'গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ' রূপে ঘোষণা করা হয়। এরপর অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি একে একে প্রধানমন্ত্রী ও তার তিন সহকর্মীকে পরিচয় করিয়ে দিলেন। এরপর নতুন রাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান হিসেবে কর্নেল এম এ জি ওসমানী এবং সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ পদে কর্নেল আবদুর রবের নাম ঘোষণা করেন[12]। এরপর সেখানে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়। এই ঘোষণাপত্র এর আগেও ১০ এপ্রিল প্রচার করা হয় এবং এর কার্যকারিতা ঘোষণা করা হয় ২৬ই মার্চ ১৯৭১ থেকে। ঐদিন থেকে ঐ স্থানের নাম দেয়া হয় মুজিবনগর[11]। ঐ অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী উভয়েই বক্তব্য পেশ করেন। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ তার ভাষণে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার প্রেক্ষাপট বর্ণনা করেন। ভাষণের শেষাংশে তিনি বলেন, ", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "তাজউদ্দীন আহমদ", "start_byte": 2605, "limit_byte": 2645}]} {"id": "1133928518232451388-2", "language": "bengali", "document_title": "জৈন ধর্ম", "passage_text": "\"জৈন\" শব্দটি এসেছে সংস্কৃত \"জিন\" (অর্থাৎ, জয়ী) শব্দটি থেকে। যে মানুষ আসক্তি, আকাঙ্ক্ষা, ক্রোধ, অহংকার, লোভ ইত্যাদি আন্তরিক আবেগগুলিকে জয় করেছেন এবং সেই জয়ের মাধ্যমে পবিত্র অনন্ত জ্ঞান (কেবল জ্ঞান) লাভ করেছেন, তাঁকেই \"জিন\" বলা হয়। \"জিন\"দের আচরিত ও প্রচারিত পথের অনুগামীদের বলে \"জৈন\"।[3][4][5]", "question_text": "জৈন শব্দটির উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে ?", "answers": [{"text": "সংস্কৃত \"জিন\"", "start_byte": 47, "limit_byte": 80}]} {"id": "229957744706694232-0", "language": "bengali", "document_title": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন", "passage_text": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফটের সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে", "start_byte": 530, "limit_byte": 669}]} {"id": "9143804510384996509-0", "language": "bengali", "document_title": "মানুষ", "passage_text": "মানুষ বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী জীব। আধুনিক মানুষ (হোমো স্যাপিয়েন্স, প্রাথমিকভাবে এসএসপি হোমো স্যাপিয়েন্স স্যাপিয়েন্স) হল হোমিনিনা উপজাতির (অথবা মানব জাতিগোষ্ঠী) একমাত্র বিদ্যমান সদস্য যা বানর পরিবারের অন্তর্গত হোমিনিনি গোত্রের একটি শাখা। তাদের বৈশিষ্ট হল স্থির অবস্থান এবং গতিশক্তি; অন্যান্য প্রাণীর তুলনায় উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন এবং ভারী সরঞ্জাম ব্যবহারে সক্ষমতা; আকারে বৃহত্তর ও জটিল মস্তিষ্ক এবং সামাজিক প্রাণী।[2][3]", "question_text": "মানুষ কোন গোত্রের প্রাণী ?", "answers": [{"text": "হোমিনিনি", "start_byte": 603, "limit_byte": 627}]} {"id": "3870997052416919831-2", "language": "bengali", "document_title": "আইওএস", "passage_text": "আইওএসের প্রধান হালনাগাদ সংস্করনগুলো আসে বাতসরিক ভিত্তিতে। আইওএস ১২, আইওএসের সর্বশেষ সংস্করন ২০১৭ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয়। এটি ৬৪ বিট প্রসেসরের সমস্ত আইওএস যন্ত্রের জন্য উপযোগী। আইফোন ৫এস থেকে আইফোনের পরবর্তী মডেলগুলো, ৫ম প্রজন্মের আইপ্যাড, আইপ্যাড এয়ার ও এয়ার ২, সব আইপ্যাড প্রো সংস্করণ এবং ৬ষ্ঠ প্রজন্মের আইপড টাচ আইওএস ১২ পেয়েছে[3]।", "question_text": "বর্তমানে আই ফোনে ব্যাবহৃত আইওএস এর সর্বাধুনিক ভার্সন কোনটি ?", "answers": [{"text": "আইওএস ১২", "start_byte": 160, "limit_byte": 182}]} {"id": "-6195324398856256377-1", "language": "bengali", "document_title": "মানব দেহ", "passage_text": "পরিণত অবস্থায়, মানবদেহের কোষের সংখ্যা থাকে গড়ে প্রায় ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। এই সংখ্যাটিকে মানবদেহের অন্যতম উপাত্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয় এবং পরবর্তী ধাপের অন্যান্য হিসেবনিকেশের সূচনা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। দেহের সকল অঙ্গের এবং সকল প্রকারের কোষের সংখ্যাকে যোগ করে এই সংখ্যাটি নির্ণয় করা হয়েছে।[2] মানব বেশ কিছু নির্দিষ্ট রাসায়নিক পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত যাদের মধ্যে অন্যতম হল কার্বন, ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস।", "question_text": "মানব দেহে কোষের সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৩৭.২ ট্রিলিয়ন", "start_byte": 131, "limit_byte": 188}]} {"id": "-3605934081122306041-1", "language": "bengali", "document_title": "রজঃস্রাব", "passage_text": "রজ:চক্র বা ঋতুচক্র (ইংরেজি: Menstrual cycle) বলতে নারীদেহের ২৮ দিনের একটি পর্যায়ক্রমিক শরীরবৃত্তিয় প্রক্রিয়া বোঝায়। প্রথম শুরু হয় সাধারণত এগারো বা বারো বছর বয়সে এবং তারপর থেকে প্রতিমাসে নিয়মিতভাবে হয়। এই চক্র আটাশ দিন পর পর বা তার কিঞ্চিৎ আগে বা পরেও হতে পারে। মাসিক রজ:চক্রকে তিনটি পর্বে ভাগ করা হয়েছে। \n১. মেনোস্ট্রুয়াল পর্যায় এর স্খিতিকাল হলো পাঁচ থেকে সাত দিন বা তিন থেকে চার দিন। এ সময় যোনীপথে রক্তমিশ্রিত রস ক্ষরণ হয়। এতে রক্তের সাথে জরায়ুর অভ্যন্তরীণ অস্খায়ী স্তরের খসে পড়া কোষ কলা এবং কিছু কিছু গ্ল্যান্ডের রস মিশ্রিত থাকে। এ ছাড়া একধরনের টিপিক্যাল পথ থাকে যা থেকে বোঝা যায় এটি মাসিক ঋতুস্রাবের পথে। \n২. প্রলিফেরাটিভ পর্যায় (চড়সলমহভথড়থয়মংপ হভথঢ়প): এই ফেজ বা সময়ে জরায়ুর অভ্যন্তরে ঝরে যাওয়া কোষ বা কোষের স্তরগুলো ফিমেল হরমোনের প্রভাবে আবার তৈরি হতে শুরু করে। \n৩. সিকরেটরি পর্যায় (ঝপধড়পয়য়সড়ী চভথঢ়প): এই সময় জরায়ু বা মাতৃজঠরের অভ্যন্তরের প্রতিটি গ্রন্থি রস নি:সরণের জন্য একেবারে তৈরি হয়ে থাকে। গ্রন্থি ও তার মধ্যবর্তী স্ট্রমা বা টিস্যুতে রস জমে থাকে। যৌনসঙ্গমের ফলস্বরূপ পুরুষের শুক্রাণু কর্তৃক নারীর ডিম্বাণু নিষিক্ত হলে সেটি জরায়ুতে ইমপ্ল্যান্ট (ওশহলথষয়) প্রোথিত হয়। শুরু হয় গর্ভধারণ। যদি নির্দিষ্ট মাসিকের মধ্যে গর্ভধারণ না ঘটে তাহলেই কেবল পরবর্তী মাসিক রজঃস্রাব শুরু হয়।", "question_text": "সাধারণত কত বছর বয়সে মেয়েদের রজঃস্রাব শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "এগারো বা বারো", "start_byte": 355, "limit_byte": 390}]} {"id": "-5484532727206796065-0", "language": "bengali", "document_title": "এরোপ্লেন জেলি", "passage_text": "এরোপ্লেন জেলি বার্ট অ্যাপলেরথের তৈরি অস্ট্রেলিয়ার একটি জেলি ব্র্যান্ড। অ্যাপলেরথ পারিবারিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ট্রেডারস প্রোপাইটারি লিমিটেড, অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম বৃহত্তম পারিবারিক খাদ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয় এবং পরবর্তীতে ১৯৯৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ম্যাককরমিক অ্যান্ড কোম্পানির সহায়ক প্রতিষ্ঠান ম্যাককরমিক ফুডস অস্ট্রেলিয়ার অধিনে বিক্রি হয়ে যায়। বার্ষিক ১৮ মিলিয়ন প্যাকেট বিক্রি করে অস্ট্রেলিয়ার জেলির বাজারে এরোপ্লেন জেলি শীর্ষস্থানে অবস্থান নিয়েছে। সবচেয়ে বিক্রিত আস্বাদন (ফ্লেভার) হল স্ট্রবেরি।[2]", "question_text": "এরোপ্লেন জেলির বর্তমানে (২০১৯) কোন কোম্পানির পণ্য ?", "answers": [{"text": "ম্যাককরমিক ফুডস অস্ট্রেলিয়া", "start_byte": 862, "limit_byte": 942}]} {"id": "-2360904266908875273-1", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা পৌরসংস্থা", "passage_text": "ভারতীয় জাতীয়তাবাদী নেতা সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ১৯২২ সালে গণতান্ত্রিক সায়ত্ত্বশাসন সংস্থা হিসেবে কলকাতা পৌরসংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৫১ ও ১৯৫৬ সালে দুই বার কর্পোরেশন আইন সংশোধন করা হয়েছিল। বর্তমান পৌরসংস্থাটি ১৯৮০ সালের সংশোধিত পৌর আইনের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। শোভন চট্টোপাধ্যায় কলকাতা পৌরসংস্থার বর্তমান মহানাগরিক।", "question_text": "কলকাতা পৌরসংস্থার বর্তমান মহানাগরিক কে ?", "answers": [{"text": "শোভন চট্টোপাধ্যায়", "start_byte": 850, "limit_byte": 902}]} {"id": "3630841465873160756-6", "language": "bengali", "document_title": "আত্মসংবৃতি", "passage_text": " \nআত্মসংবৃতি শব্দটি মূলত ইংরেজি Autism শব্দের পারিভাষিক প্রতিশব্দ। Autism শব্দটি প্রথম ইংরেজি ভাষায় ব্যবহৃত হয়। এটি প্রথম ব্যবহার করেন সুইস মনঃচিকিৎসক অয়গেন ব্লয়লার (Eugen Bleuler)। তিনি American Journal of Insanityতে প্রকাশিত তার একটি নিবন্ধে অস্বাভাবিকরকম এই শব্দটি ব্যবহার করেন। এটি গ্রিক শব্দ αυτος (আউতোস্‌ অর্থাৎ \"আত্ম\", \"নিজ\") থেকে এসেছে। ব্লয়লার একান্তভাবে ভগ্নমনস্ক (Schizophrenic) মানুষ, যারা অন্য লোকদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে না তাদের বোঝাতে এই শব্দের প্রচলন করেন। বর্তমান পরিভাষায় ভগ্নমনস্কতা সম্পূর্ণ আলাদা রোগ। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এদের পৃথক করা কঠিন হতে পারে।", "question_text": "নিউরোডেভেলপমেণ্টাল ডিজঅর্ডার রোগটি কে প্রথম আবিস্কার করেন ?", "answers": [{"text": "অয়গেন ব্লয়লার", "start_byte": 389, "limit_byte": 432}]} {"id": "-4149779825824163454-0", "language": "bengali", "document_title": "আফগানিস্তান", "passage_text": "আফগানিস্তান, যার সরকারি নাম আফগানিস্তান ইসলামী প্রজাতন্ত্র (Pashto: د افغانستان اسلامي جمهوریت‎: দে আফ্‌গ়ানিস্তান্‌ ইস্‌লামি জোম্‌হোরিয়াৎ‌; Persian: جمهوری اسلامی افغانستان‎ জোম্‌হুরীয়ে এস্‌লমীয়ে অ্যাফ্‌গ়নেস্তন্‌ আ-ধ্ব-ব: [dʒomhuːɾije eslɒːmije æfɣɒːnestɒːn]) দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। রাষ্ট্রটি ইরান, পাকিস্তান, চীন, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, ও তুর্কমেনিস্তানের মধ্যস্থলে একটি ভূ-বেষ্টিত মালভূমির উপর অবস্থিত। আফগানিস্তানকে অনেক সময় দক্ষিণ এশিয়া [4][5] এবং মধ্যপ্রাচ্যের [6][7][8] অংশ হিসেবেও গণ্য করা হয়। আফগানিস্তানের পূর্বে ও দক্ষিণে পাকিস্তান [9], পশ্চিমে ইরান, উত্তরে তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান ও তাজিকিস্তান এবং উত্তর-পূর্বে গণচীন। আফগানিস্তান শব্দটির অর্থ \"আফগান (তথা পশতুন) জাতির দেশ\"। আফগানিস্তান একটি রুক্ষ এলাকা - দেশটির অধিকাংশ এলাকা পর্বত ও মরুভূমি আবৃত। পর্বত উপত্যকাগুলি আর উত্তরের সমভূমিতেই কেবল গাছপালার দেখা মেলে। এখানকার গ্রীষ্মকালীন আবহাওয়া গরম ও শুষ্ক এবং শীতকালে এখানে প্রচণ্ড শীত পড়ে। কাবুল দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।", "question_text": "আফগানিস্তানের বর্তমান (২০১৯) রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "কাবুল", "start_byte": 2324, "limit_byte": 2339}]} {"id": "669022912505149822-0", "language": "bengali", "document_title": "ফিলিপাইন", "passage_text": "ফিলিপাইন (তাগালোগ ভাষায় Pilipinas পিলিপিনাস্‌) সরকারীভাবে ফিলিপাইন প্রজাতন্ত্র (Repúbliká ng̃ Pilipinas রেপুব্লিকা নাং পিলিপিনাস্‌) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম ম্যানিলা।", "question_text": "ফিলিপাইনের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "ম্যানিলা", "start_byte": 443, "limit_byte": 467}]} {"id": "174710910857411506-1", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আইনস্টাইন পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচুর গবেষণা করেছেন এবং নতুন উদ্ভাবন ও আবিষ্কারে তার অবদান অনেক। সবচেয়ে বিখ্যাত আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব বলবিজ্ঞান ও তড়িচ্চৌম্বকত্বকে একীভূত করেছিল এবং আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব অসম গতির ক্ষেত্রে আপেক্ষিকতার তত্ত্ব প্রয়োগের মাধ্যমে একটি নতুন মহাকর্ষ তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছিল। তার অন্যান্য অবদানের মধ্যে রয়েছে আপেক্ষিকতাভিত্তিক বিশ্বতত্ত্ব, কৈশিক ক্রিয়া, ক্রান্তিক উপলবৎ বর্ণময়তা, পরিসাংখ্যিক বলবিজ্ঞানের চিরায়ত সমস্যাসমূহ ও কোয়ান্টাম তত্ত্বে তাদের প্রয়োগ, অণুর ব্রাউনীয় গতির একটি ব্যাখ্যা, আণবিক ক্রান্তিকের সম্ভ্যাব্যতা, এক-আণবিক গ্যাসের কোয়ান্টাম তত্ত্ব, নিম্ন বিকরণ ঘনত্বে আলোর তাপীয় ধর্ম (যা ফোটন তত্ত্বের ভিত্তি রচনা করেছিল), বিকিরণের একটি তত্ত্ব যার মধ্যে উদ্দীপিত নিঃসরণের বিষয়টিও ছিল, একটি একীভূত ক্ষেত্র তত্ত্বের প্রথম ধারণা এবং পদার্থবিজ্ঞানের জ্যামিতিকীকরণ।", "question_text": "সাধারন আপেক্ষিকতা তত্ত্বের সমীকরণটি কে প্রথম আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "আইনস্টাইন", "start_byte": 0, "limit_byte": 27}]} {"id": "-2865040152552658297-0", "language": "bengali", "document_title": "নিখিল ভারত মুসলিম লীগ", "passage_text": "নিখিল ভারত মুসলিম লীগ (Urdu: : مسلم لیگ‎), ১৯০৬ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত ব্রিটিশ ভারতের রাজনৈতিক দল যা বৃটিশ ভারত এবং ভারত উপমহাদেশে মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তান তৈরির পেছনে চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করেছে।[1] ভারত এবং পাকিস্তানের স্বাধীনতার পর লীগ সংখ্যালঘু বা ছোট দল হিসেবে ভারতে বিশেষ করে কেরালায় তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যায়, এবং বিভিন্ন সময় অন্যান্য দলের সাথে ঐক্যজোটে সরকার গঠন করে। পাকিস্তানে লীগ দেশের প্রথম সরকার গঠন করে, কিন্তু ১৯৫০ সালে সামরিক শাসনের কারণে দলতে ভাঙন দেখা দেয়। মুসলিম লীগের কিছু অংশ ১৯৪৭ থেকে পাকিস্তানের বেশির ভাগ জনগন শাসিত সরকারের প্রতিনিধিত্ব করে। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৬ সালে দলটি পুনরায় জীবিত হয় এবং ১৯৭৯ সালের সংসদীয় নির্বাচনে ১৪টি আসনে জয় লাভ করে। তখন থেকেই দলটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দল হিসেবে পরিণত হয়।", "question_text": "নিখিল ভারত মুসলিম লীগ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯০৬", "start_byte": 88, "limit_byte": 100}]} {"id": "2317900768693217286-0", "language": "bengali", "document_title": "আলিয়া ভাট", "passage_text": "\nআলিয়া ভাট (Hindi: आलिया भट्ट; জন্মঃ মার্চ ১৫, ১৯৯৩) একজন ব্রিটিশ-ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। ব্রিটিশ পরিবারে জন্মগ্রহণ করা আলিয়া, চলচ্চিত্রনির্মাতা মহেষ ভাট এবং অভিনেত্রী সোনি রাজদানের কন্যা। ১৯৯৯ সালে তানুজা চন্দ্র পরিচালিত সংঘর্ষ চলচ্চিত্রে শিশুশিল্পীর ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে তার আত্মপ্রকাশ ঘটে। পরবর্তীকালে একজন প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেত্রী হিসেবে সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও বরুণ ধবনের বিপরীতে করন জোহর পরিচালিত রোমান্টিক কমেডি স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার (২০১২) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি নিয়মিত অভিনয় শুরু করেন; যা সে বছরের বক্স অফিস সাফল্য অর্জন করে।", "question_text": "ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী আলিয়া ভাটের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের পরিচালক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "করন জোহর", "start_byte": 1095, "limit_byte": 1117}]} {"id": "7443324023355551586-2", "language": "bengali", "document_title": "মোহাম্মদ লুৎফর রহমান", "passage_text": "মোহাম্মদ লুৎফর রহমান তৎকালীন ব্রিটিশ ভারত যশোর জেলার মাগুরা মহাকুমার (বর্তমান মাগুরা জেলা) পরনান্দুয়ালী গ্রামে ১৮৮৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতা শামসুন নাহার এবং পিতা সরদার মইনউদ্দিন আহমদ,[2] যিনি একজন স্টেশন মাস্টার ছিলেন। এই দম্পতীর চার পুত্র ও এক কন্যার মধ্যে মোহাম্মদ লুৎফর রহমান একজন। তার পৈত্রিক নিবাস ছিল তৎকালীন যশোর জেলার মাগুরা মহাকুমার হাজীপুর গ্রামে।[2][4] লুত্ফর রহমানের পিতা ছিলেন এফ.এ পাস। ইংরেজি ভাষা ও ইংরেজি সাহিত্যের প্রতি তার পিতার অনুরাগ ছিল। সম্ভবত একারণেই পিতার অনুরাগ লুৎফর রহমানের মাঝে প্রতিভাস হয়েছিল।[5]", "question_text": "মোহাম্মদ লুৎফর রহমানের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সরদার মইনউদ্দিন আহমদ", "start_byte": 453, "limit_byte": 509}]} {"id": "4643162833328741514-1", "language": "bengali", "document_title": "বারো ভুঁইয়া", "passage_text": "ঈসা খাঁ - খিজিরপুর বা কত্রাভূ,\nপ্রতাপাদিত্য - যশোর বা চ্যাণ্ডিকান,\nচাঁদ রায়, কেদার রায় - শ্রীপুর বা বিক্রমপুর,\nকন্দর্প রায় ও রামচন্দ্ররায় - বাক‌্লা বা চন্দ্রদ্বীপ,\nলক্ষ্মণমাণিক্য - ভুলুয়া,\nমুকুন্দরাম রায় ভূষণা বা ফতেহাবাদ,\nফজল গাজী - ভাওয়াল ও চাঁদপ্রতাপ,\nহামীর মল্ল বা বীর হাম্বীর - বিষ্ণুপুর,\nকংসনারায়ন - তাহিরপুর,\nরামকৃষ্ণ - সাতৈর বা সান্তোল,\nপীতম্বর ও নীলম্বর - পুঁটিয়া, এবং\nঈশা খাঁ লোহানী ও উসমান খাঁ লোহানীঃ - উড়িষ্যা ও হিজলী।[1]", "question_text": "চাঁদ রায় কোথাকার জমিদার ছিলেন ?", "answers": [{"text": "শ্রীপুর বা বিক্রমপুর", "start_byte": 229, "limit_byte": 285}]} {"id": "5102376346727008192-29", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট", "passage_text": "প্রতি ৬ বৈধ বলে একটি ওভারের সফল সমাপ্তি ঘটে। ছয়টি বল করার পর আম্পায়ার ‘ওভার’ বলে থাকেন; তাই ওভার নামকরণ করা হয়েছে। পিচের একপ্রান্তে অবস্থান নিয়ে বোলার বোলিং করেন। ওভার শেষে উইকেটের অপর প্রান্ত থেকে অন্য আরেকজন বোলার বল করার জন্য প্রস্তুত থাকেন। এরফলে ফিল্ডিংয়ের অবস্থান পরিবর্তনসহ স্কয়ার লেগে অবস্থানকারী আম্পায়ারও পরিবর্তন হয়ে উইকেটের পিছনে অবস্থান করেন। তবে, ব্যাটসম্যান তার নিজ অবস্থানে থেকেই বোলারকে মোকাবেলা করে থাকেন। তখন ব্যাটসম্যান ‘স্ট্রাইকার’ ও পিচের অন্য প্রান্তে অবস্থানকারী ব্যাটসম্যান ‘নন-স্ট্রাইকার’ নামে পরিচিত। কোনো বোলার পরপর ২ ওভার বোলিং করতে পারেন না। কিন্তু একপ্রান্তে থেকে তিনি অসংখ্য ওভার করতে সক্ষম। ৫০-ওভারের একদিনের আন্তর্জাতিকে একজন বোলার সর্বোচ্চ ২০% বা ১০ ওভার এবং ২০-ওভারের টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ২০% বা ৪ ওভার করতে পারে। তবে, টেস্ট ক্রিকেটে ওভার সংখ্যা অসীম থাকায় ওভার সংখ্যার কোন সীমারেখা নেই।", "question_text": "ওয়ানডে ক্রিকেট ম্যাচে ইনিংস কত ওভারের হয় ?", "answers": [{"text": "৫০", "start_byte": 1698, "limit_byte": 1704}]} {"id": "-314197069658750255-13", "language": "bengali", "document_title": "প্রথম সুলাইমান", "passage_text": "১৫৬৬ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর,[16] সুলাইমান, তিনি তখন হাঙ্গেরি অভিযানের নেতৃত্ব দেয়ার উদ্দেশ্যে কনস্টান্টিনোপল হতে রওয়ানা হয়েছিলেন, তিনি হাঙ্গেরিতে যিগেটভারের যুদ্ধে অটোম্যান বিজয়ের পূর্বেই মারা যান[17] এবং প্রধান উজির ফিরে যাবার সময় দ্বিতীয় সেলিমের অভিষেকের সুবিধার্থে তার মৃত্যুর খবর গোপন রাখেন।", "question_text": "প্রথম সুলাইমানের পর কে উসমানীয় সাম্রাজ্যের সম্রাট হন ?", "answers": [{"text": "দ্বিতীয় সেলিমে", "start_byte": 618, "limit_byte": 661}]} {"id": "9023233963971362116-1", "language": "bengali", "document_title": "মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য", "passage_text": "\n\nমুক্তিযুদ্ধের মহান শহীদদের অসামান্য আত্মত্যাগের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য। ভাস্কর আবদুর রাজ্জাক জাগ্রত চৌরঙ্গীর ভাস্কর। এটি ১৯৭৩ সালে নির্মাণ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত এটিই প্রথম ভাস্কর্য।[1] ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চের আন্দোলন ছিল মুক্তিযুদ্ধের সূচনাপর্বে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধযুদ্ধ। আর এই প্রতিরোধযুদ্ধে শহীদ হুরমত উল্যা ও অন্য শহীদদের অবদান এবং আত্মত্যাগকে জাতির চেতনায় সমুন্নত রাখতে জয়দেবপুর চৌরাস্তার সড়কদ্বীপে স্থাপন করা হয় দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যকর্ম জাগ্রত চৌরঙ্গী। [1][2][3]", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের ভাস্কর্য কবে নির্মিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৭৩ সালে", "start_byte": 338, "limit_byte": 363}]} {"id": "-4961397479442695248-18", "language": "bengali", "document_title": "আহমদ ছফা", "passage_text": "সূর্য তুমি সাথী (১৯৬৭) আহমদ ছফার প্রথম উপন্যাস ও গ্রন্থ।[57] উপন্যাসটিকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির হৃদয়গ্রাহী উপাখ্যান বলা হয়েছে।[17] যদিও বরুমতির আঁকেবাঁকে নামক একটি গ্রন্থও তার প্রথম গ্রন্থের দাবিদার।[58]", "question_text": "আহমদ ছফার রচিত প্রথম উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "সূর্য তুমি সাথী", "start_byte": 0, "limit_byte": 41}]} {"id": "5215242377204462512-1", "language": "bengali", "document_title": "ঈশ্বর", "passage_text": "ঈশ্বর (English: God) হল জাগতিক ক্ষমতার সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থানকারী কোন অস্তিত্ব । অনেকের মতে , এই মহাবিশ্বের জীব ও জড় সমস্তকিছুর সৃষ্টিকর্তা ও নিয়ন্ত্রক আছে মনে করা হয় । এ অস্তিত্বে বিশ্বাসীগণ ঈশ্বরের উপাসনা করে , তাদেরকে আস্তিক বলা হয় । আর অনেকে এ ধারণাকে অস্বীকার করে , এদেরকে বলা হয় নাস্তিক ।", "question_text": "যারা ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না তাদের কী বলা হয় ?", "answers": [{"text": "নাস্তিক", "start_byte": 749, "limit_byte": 770}]} {"id": "-339646139755933191-37", "language": "bengali", "document_title": "মুম্বই", "passage_text": "\nছত্রপতি শিবাজী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর মুম্বইয়ের প্রধান তথা দেশের ব্যস্ততম বিমানবন্দর।[202] ২০০৭ সালের একটি হিসেব অনুযায়ী, এই বিমানবন্দরে ২ কোটি ৫০ লক্ষ যাত্রী চলাচল করে। ২০০৬ সালে এই বিমানবন্দরের আধুনিকীকরণের একটি পরিকল্পনা গৃহীত হয়। এর ফলে ২০১০ সাল নাগাদ এই কাজ শেষ হলে এই বিমানবন্দর ৪ কোটি যাত্রী ধারণে সক্ষম হবে।[203]", "question_text": "মুম্বাইয়ের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "ছত্রপতি শিবাজী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর", "start_byte": 1, "limit_byte": 106}]} {"id": "7620608245063771582-0", "language": "bengali", "document_title": "মস্তিষ্ক", "passage_text": "\nমস্তিষ্ক হল কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি অপরিহার্য অংশ, যা করোটির অভ্যন্তরে অবস্থিত এবং দেহের প্রধান নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র।ভ্রুণ অবস্থায় সুষুম্নাকান্ডের অগ্রবর্তী দন্ডাকার অংশ ভাঁজ হয়ে পর পর ৩টি বিষমাকৃতির স্ফীতি তৈরী করে ৷ স্ফীতি ৩টি মিলেই গঠিত হয় মস্তিষ্ক ৷\nপ্রাপ্তবয়স্ক লোকের মস্তিষ্কের আয়তন ১৫০০ ঘন সেন্টিমিটার, গড় ওজন ১.৩৬ কেজি এবং এতে প্রায় ১০ বিলিয়ন নিউরন থাকে ৷", "question_text": "একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মস্তিষ্কের গড় ওজন কত হয় ?", "answers": [{"text": "১.৩৬ কেজি", "start_byte": 889, "limit_byte": 912}]} {"id": "-1036922914970765577-0", "language": "bengali", "document_title": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল", "passage_text": "\nআলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল (৩রা মার্চ, ১৮৪৭ - ২রা আগস্ট, ১৯২২) প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। টেলিফোনের অন্যতম আবিষ্কারক হিসেবে তিনি সবচেয়ে পরিচিত। তাকে বোবাদের পিতা তথা দ্য ফাদার অফ দ্য ডিফ নামে ডাকা হতো। তার বাবা, দাদা এবং ভাই সবাই একক অভিনয় ও বক্তৃতার কাজে জড়িত ছিলেন এবং তার মা ও স্ত্রী উভয়েই ছিলেন বোবা। এ কারণেই বোবাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে তিনি অনেক গবেষণা করেছেন।[1] টেলিফোন উদ্ভাবনের আগে থেকেই তিনি শ্রবণ ও কথন সংশ্লিষ্ট গবেষণা নিয়োজিত ছিলেন। ১৮৭৬ সালে তাকেই টেলিফোনের প্রথম মার্কিন পেটেন্টের সম্মানে ভূষিত করা হয়।", "question_text": "টেলিফোন সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল", "start_byte": 1, "limit_byte": 66}]} {"id": "-4292854245022619332-4", "language": "bengali", "document_title": "মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর", "passage_text": "১৯৭১-এ স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হওয়ার সময় তিনি পাকিস্তানে ১৭৩ নম্বর ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাটেলিয়ানে 'পাকিস্তান – চীন সংযোগকারী মহাসড়ক' নির্মাণে কর্তব্যরত ছিলেন। দেশের স্বাধীনতার জন্য তিনি ছুটে এসেছিলেন পাকিস্তানের দুর্গম এলাকা অতিক্রম করে সঙ্গে মাত্র একটি পিস্তল নিয়ে। ১০ জুন তিনি কয়েকদিনের ছুটি নেন এবং ফিরে পশ্চিম পাকিস্তানের রিসালপুর যান। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাকিস্তানি সেনা ও সীমান্তরক্ষীদের দৃষ্টি এড়িয়ে শিয়ালকোট সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় এলাকায় প্রবেশ করেন। প্রথমেই গেলেন নিকটবর্তী বিএসএফের ব্যাটালিয়ন হেড কোয়ার্টারে৷ সেখান থেকে দিল্লি, এরপর কলকাতা৷ পশ্চিম পাকিস্তান থেকে চারজন বাঙালি সামরিক অফিসার পালিয়ে এসেছেন শুনে বাঙালি, মুক্তিবাহিনী ও বাঙালি শরণার্থীদের প্রাণে বিপুল উৎসাহ জাগল৷ মুক্তিযুদ্ধের চিফ কমান্ডার কর্নেল ওসমানী যুদ্ধক্ষেত্র থেকে কলকাতায় এলেন এই পাঁচ বীরকে অভ্যর্থনা দেয়ার জন্য৷ ভারত হতে পরে তিনি বাংলাদেশের সীমান্তে পৌঁছেন। তবে পাকিস্তানে আটকে পড়া আরো তিনজন অফিসারসহ তিনি পালিয়ে যান ও পরে পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলার মেহেদিপুরে মুক্তিবাহিনীর ৭নং সেক্টরে সাব সেক্টর কমান্ডার হিসাবে যোগ দেন ৩ জুলাই। তিনি সেক্টর কমান্ডার মেজর নাজমুল হকের অধীনে যুদ্ধ করেন। তাঁদের আক্রমণ এত প্রবল ও ত্রাস সৃষ্টিকারী ছিলো যে, একবার একটি শত্রু লাইনের উপর হামলা চালাবার পূর্ব মূহুর্তে প্রায় সহস্রাধিক শত্রুসেনা প্রাণের ভয়ে প্রতিরক্ষা ব্যুহ ছেড়ে চলে যায়। বিভিন্ন রণাঙ্গনে অসাধারণ কৃতিত্ব দেখানোর কারণে তাঁকে রাজশাহীর চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর দখলের দায়িত্ব দেয়া হয়। শহরটি দখলের জন্য সেক্টর কমান্ডার এ.এন.এম. নূরুজ্জামান তিনটি দল গঠন করেন। প্রথম দলের নেতৃত্ব দেন মুক্তিযোদ্ধা গিয়াসকে। দ্বিতীয় দলের দায়িত্ব দেয়া হয় মুক্তিযোদ্ধা রশিদকে। তৃতীয় দলের দায়িত্ব পান মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর। ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর আনুমানিক ৫০ জন মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের পশ্চিমে বারঘরিয়ায় অবস্থান নেন। ১১ ডিসেম্বর সেখানে ভারতীয় বাহিনীর গোলন্দাজ বাহিনীর গোলাবর্ষণ করার কথা ছিলো। কিন্তু সেটি হয়নি। পরবর্তী দুইদিন ১২ ও ১৩ ডিসেম্বর একাধিকবার ভারতীয় বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে গিয়ে ব্যর্থ হন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর। পরে তিনি সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় বাহিনীর সহযোগিতা ছাড়াই শত্রুদের অবস্থানে আক্রমণ করবেন এবং তিনি সেটিই করেন।[4] স্বাধীনতার ঊষালগ্নে বিজয় সুনিশ্চিত করেই তিনি শহীদ হয়েছিলেন। ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরকে চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক সোনা মসজিদ আঙিনায় সমাহিত করা হয়।", "question_text": "শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন কত সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-3839286882488347936-1", "language": "bengali", "document_title": "ইসরায়েল", "passage_text": "ইসরায়েল সমগ্র জেরুসালেম শহরকে তার রাজধানী হিসেবে দাবী করে আসছে, যদিও এই মর্যাদা সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রই স্বীকার করে না।[8] শহরের পশ্চিমভাগ ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণাধীন এবং এখানে দেশটির সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলি অবস্থিত।[টীকা 2] অর্থনৈতিকভাবে ইসরায়েল একটি অত্যন্ত উন্নত শিল্পপ্রধান রাষ্ট্র। ভূমধ্যসাগরের উপকূলে অবস্থিত তেল আভিভ দেশটির অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত প্রাণকেন্দ্র এবং বৃহত্তম নগর এলাকা।[9] স্থুল আভ্যন্তরীণ উৎপাদনের হিসেবে ইসরায়েল বিশ্বের ৩৪তম বৃহত্তম অর্থনীতি। দেশটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার সদস্যরাষ্ট্র। বিশ্বব্যাংকের হিসাবমতে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে এটি এশিয়ার ৩টি উচ্চ-আয়ের রাষ্ট্রগুলির একটি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের মতে এটি বিশ্বের ৩৯টি অগ্রসর অর্থনীতিসমৃদ্ধ দেশগুলির একটি।", "question_text": "ইসরাইলের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "জেরুসালেম", "start_byte": 41, "limit_byte": 68}]} {"id": "-702710937599857272-3", "language": "bengali", "document_title": "হালাকু খান", "passage_text": "হালাকু খানের কমপক্ষে তিনজন সন্তান ছিল। তারা হলেন আবাকা খান, তাকুদার ও তারাকাই। আবাকা খান ১২৬৫ থেকে ১২৮২ সাল পর্যন্ত পারস্যের দ্বিতীয় ইলখান ছিলেন। এরপর তাকুদার ১২৮২ থেকে ১২৮৪ পর্যন্ত ইলখান ছিলেন। তারাকাইয়ের পুত্র বাইদু ১২৯৫ সালে ইলখান হন।[4] ১৫শ শতাব্দীর ইতিহাসবিদ মীর খাওয়ান্দ আরো দুই সন্তানের নাম উল্লেখ করেছেন তারা হলেন হিয়াক্সামাত ও তানদুন। হিয়াক্সামাত প্রথমে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান এবং তানদুন দিয়ারবাকির ও ইরাকের গভর্নরের দায়িত্বে ছিলেন।[5] তাদের জন্মের ধারাবাহিকতার তালিকাটি এভাবে লিপিবদ্ধ রয়েছে: আবাকা, হিয়াক্সামাত, তানদুন তাকুদার ও তারাকাই। হালাকু খানের পুত্রবধু আবশ খাতুন ১২৬৩ সালে শিরাজ শাসনের দায়িত্ব পান।[6]", "question_text": "ইলখানাতের দ্বিতীয় শাসক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আবাকা খান", "start_byte": 209, "limit_byte": 234}]} {"id": "-8424775814256888550-27", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "\n\nত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মীয় পালি গ্রন্থের নাম। বুদ্বের দর্শন এবং উপদেশের সংকলন। পালি তি-পিটক হতে বাংলায় ত্রিপিটক শব্দের প্রচলন। তিন পিটকের সমন্বিত সমাহারকে ত্রিপিটক বোঝানো হচ্ছে। এই তিনটি পিটক হলো বিনয় পিটক, সূত্র পিটক ও অভিধর্ম পিটক।", "question_text": "বৌদ্ধধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ \"ত্রিপিটক\" কোন ভাষায় রচিত ?", "answers": [{"text": "পালি", "start_byte": 65, "limit_byte": 77}]} {"id": "7402921940502760429-1", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকেশ্বরী মন্দির", "passage_text": "ঢাকেশ্বরী মন্দিরের ইতিহাস সম্পর্কে নানা কাহিনী প্রচলিত আছে। ধারণা করা হয় যে, সেন রাজবংশের রাজা বল্লাল সেন ১২শ শতাব্দীতে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। তবে সেই সময়কার নির্মাণশৈলীর সাথে এর স্থাপত্যকলার মিল পাওয়া যায় না বলে অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন। বিভিন্ন সময়ে এই মন্দিরের গঠন ও স্থাপনার নানা ধরনের পরিবর্তন সাধন করা হয়েছে।এটা ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয় রাণী, রাজা বিজয় সেনের স্ত্রী স্নান করার জন্য লাঙ্গলবন্দ গিয়েছিলেন। ফিরে আসার সময় তিনি একটি পুত্রকে জন্ম দেন, যিনি বল্লাল সেন বলে ইতিহাসবিদদের কাছে পরিচিত হন। সিংহাসনে উঠার পর, বল্লাল সেন  তাঁর জন্মস্থানকে মহিমান্বিত করার জন্য এই মন্দিরটি নির্মাণ করেছিলেন। কিংবদন্তীগণ বলছেন যে বল্লাল সেন একবার জঙ্গলে  আচ্ছাদিত দেবতার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বল্লাল সেন সেখানে দেবীকে  আবিষ্কৃত করেন এবং একটি মন্দির নির্মাণ করান, মূর্তিটি ঢাকা ছিল বলে ঢাকেশ্বরী নামকরণ হয় ।  কিংবদন্তীগণ যা বর্ণনা করেন তা হিন্দু ধর্মীয়দেরকে ঢাকেশ্বরী কে  ঢাকার প্রসিদ্ধ দেবী  হিসেবে বিবেচনা করে, যা দেবী দুর্গা বা আদীপরামহাশক্তির একটি মূর্তি বা রূপ।  দেবী ঢাকেশ্বরী আসল ৮০০ বছর পুরোনো বিগ্রহটি কলকাতার কুমারটুলি অঞ্চলে দুর্গাচারণ স্ট্রিট বর্তমানে বিরাজ করছে, মন্দিরের নাম শ্রী শ্রী ঢাকেশ্বরী মাতার মন্দির। এখন যে বিগ্রহটি ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দিরে আছে তা হলো ঢাকায় মূল মূর্তির প্রতিরূপ। দেশ ভাগের সময় কয়েক লক্ষ ভিটেমাটি হারা  মানুষের সঙ্গের তিনিও ঢাকার থেকে কলকাতায় এলেন। দেশভাগ-পরবর্তী দাঙ্গার সময় সম্ভাব্য আক্রমণ এবং লুন্ঠনের হাত থেকে দেবীকে রক্ষা করতে ঢাকার মূল বিগ্রহটিকে গোপনে এবং দ্রুততার সঙ্গে ১৯৪৮-এ কলকাতায় নিয়ে এসেছিলেন রাজেন্দ্রকিশোর তিওয়ারি (মতান্তরে প্রহ্লাদকিশোর তিওয়ারি) এবং হরিহর চক্রবর্তী। বিশেষ একটি বিমানে ঢাকেশ্বরী আসল বিগ্রহটি কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছিল। কলকাতায় বিগ্রহটি আনার পর প্রথম দু'বছর হরচন্দ্র মল্লিক স্ট্রিটে দেবেন্দ্রনাথ চৌধুরির বাড়িতে দেবী পূজিতা হন। পরে ১৯৫০ নাগাদ ব্যাবসায়ী দেবেন্দ্রনাথ চৌধুরী কুমোরটুলি অঞ্চলে দেবীর মন্দির নির্মাণ করে দেন ও প্রতিষ্ঠা করে দেবীর নিত্য সেবার জন্য কিছু দেবোত্তর সম্পত্তি দান করেছিলেন এবং অদ্যাবধি এখানেই দেবী পূজিতা হয়ে চলেছেন। দেবী  বিগ্রহের উচ্চতা দেড় ফুটার মতো , দেবীর দশ হাত, কাত্যানী মহিষাসুরমর্দিনী দূর্গা রূপেই তিনি অবস্থান করছেন। পাশে লক্ষী, সরস্বতী ও নিচে কার্তিক ও গণেশ। বাহন রূপে পশুরাজ সিংহ দন্ডায়মান যার ওপর দাঁড়িয়ে দেবী মহিষাসুরকে বধ করেছেন। মানসিংহ নাকি এই বিগ্রহ ঢাকায় প্রতিষ্ঠা করে আজমগড়ের এক তিওয়ারি পরিবারকে সেবায়েত নিযুক্ত করেছিলেন। ১৯৪৬ সালে সেই পরিবারের বংশধরেরাই কলকাতায় এসে পুনরায় সেবায়েত নিযুক্ত হন, এখনো তারাই দেবীর নিত্য সেবা করেন। এই ঢাকেশ্বরী দেবীর পূজা পদ্ধাতিও বাংলার চিরপুরাতন পদ্ধাতির চেয়ে আলাদা। মন্দিরের বর্তমান পুরোহিত শক্তিপ্রসাদ ঘোষাল জানালেন, শারদীয়া দুর্গাপূজার সময় দেবীর পূজা হয় উত্তর ভারতের নবরাত্রিক বিধি মেনে। দেশভাগের বেদনাময় পরিণামের কারণেই তাঁর এখানে আসা এবং মন্দিরের প্রতিষ্ঠা। দেবীকে যেভাবে অলংকারহীন এবং প্রায় বিবস্ত্র অবস্থায় লুকিয়ে আনা হয়েছিল, তার ছবিও এই মন্দিরে সংরক্ষিত আছে। তাই ঢাকার মত কলকাতার ঢাকেশ্বরী মন্দিরটিরও ঐতিহাসিক গুরুত্ব কিছু কম নয়। অথচ মন্দিরগৃহটির আজ জরাজীর্ণ দশা। অপরিসর রাস্তা, ঝোপঝাড় ঘেরা। সংস্কারের অভাবে হতশ্রী এই মন্দিরেই দেবীর অনিন্দ্যসুন্দর আদি বিগ্রহটির নিত্যপূজা হয়। সেবাইত এবং পূজারি খেদের সঙ্গে কলকাতাবাসীর উদাসীনতা এবং সরকারি সাহায্যের অভাবের কথা জানালেন। মন্দিরের দৈনন্দিন কাজে আর্থিক অপ্রতুলতার কথাও বললেন বিষণ্ণ মনে।আজও আসেন পূর্ববঙ্গের বহু ভক্ত হয়তো ফেলে আসা ভিটেমাটির ছোয়া পেতে।দেবীর মন্দিরটি মাতা সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দিরে থেকে কিছুটা এগিয়ে যাকেই জিজ্ঞাসা করবেন সেই দেখিয়ে দেবেে।বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত ঢাকেশ্বরী মন্দির জাতীয় মন্দিরের তকমা পেয়েছে। সেদেশের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মাচরণের নানাবিধ কাজকর্ম ওই মন্দিরকে কেন্দ্র ক'রে পরিচালিত হয়। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি রাজনৈতিক এবং অন্যান্য নানা ক্ষেত্রের গণ্যমান্য মানুষের ভিড় লেগেই থাকে শ্রীশ্রীঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে। বহু ঘাতপ্রতিঘাত, লুন্ঠন, অগ্নিসংযোগের ইতিহাস বুকে নিয়ে সেই মন্দির আজও সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে। ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দিরের প্রচারের আলোয় ঢাকা পড়ে গেছে কলকাতার ঢাকেশ্বরী মাতার মন্দির। শোভাবাজার ছাড়িয়ে কুমোরটুলির এক অপরিসর গলিতে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে নীরবে নিভৃতে বিরাজমান এই মন্দিরখানি। অথচ ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দিরের আদি বিগ্রহ কিন্তু এখানেই প্রতিষ্ঠিত। কলকাতার এই ঢাকেশ্বরী মাতার মন্দিরটির ঐতিহাসিক গুরুত্বের কথা বিচার ক'রে সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগে মন্দির সংস্কারের কাজে দ্রুত হস্তক্ষেপের প্রয়োজন। নয়ত অচিরেই দেশভাগের যন্ত্রণা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ইতিহাস শুধুমাত্র আমাদের নির্লিপ্ততায় হারিয়ে যাবে।", "question_text": "বাংলাদেশের ঢাকেশ্বরী মন্দিরের ঢাকেশ্বরীর বিগ্রহটি মোট কত বছরের পুরোনো ?", "answers": [{"text": "৮০০", "start_byte": 2620, "limit_byte": 2629}]} {"id": "-4760179366382901518-0", "language": "bengali", "document_title": "বেগম রোকেয়া", "passage_text": "\nরোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন[lower-alpha 1] (সাধারণত বেগম[lower-alpha 2] রোকেয়া নামে অধিক পরিচিত; ৯ ডিসেম্বর ১৮৮০?[lower-alpha 3] - ৯ ডিসেম্বর ১৯৩২) হলেন একজন বাঙালি চিন্তাবিদ, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক। তিনি বাঙালি নারী জাগরণের অগ্রদূত এবং প্রথম বাঙালি নারীবাদী।[4] ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে বিবিসি বাংলার 'সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি' জরিপে ষষ্ঠ নির্বাচিত হয়েছিলেন বেগম রোকেয়া।[5] ছোটগল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, উপন্যাস, বিজ্ঞান কল্পকাহিনী ও শ্লে­ষাত্মক রচনায় রোকেয়ার স্টাইল ছিল স্বকীয় বৈশিষ্ট্যমন্ডিত।[1] উদ্ভাবনা, যুক্তিবাদিতা এবং কৌতুকপ্রিয়তা তাঁর রচনার সহজাত বৈশিষ্ট্য।[1] তাঁর প্রবন্ধের বিষয় ছিল ব্যাপক ও বিস্তৃত। বিজ্ঞান সম্পর্কেও তাঁর অনুসন্ধিৎসার পরিচয় পাওয়া যায় বিভিন্ন রচনায়।[1] মতিচূর (১৯০৪) প্রবন্ধগ্রন্থে রোকেয়া নারী-পুরুষের সমকক্ষতার যুক্তি দিয়ে নারীদের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জন করে সম-অধিকার প্রতিষ্ঠায় আহ্বান জানিয়েছেন এবং শিক্ষার অভাবকে নারীপশ্চাৎপদতার কারণ বলেছেন।[4] তাঁর সুলতানার স্বপ্ন (১৯০৫) নারীবাদী ইউটোপিয়ান সাহিত্যের ক্লাসিক নিদর্শন বলে বিবেচিত।[6][7] পদ্মরাগ (১৯২৪) তাঁর রচিত উপন্যাস। অবরোধবাসিনীতে (১৯৩১) তিনি পর্দাপ্রথাকে বিদ্রূপবাণে জর্জরিত করেছেন।[8]", "question_text": "প্রথম বাঙালি নারীবাদী সাহিত্যের রচয়িতা কে ?", "answers": [{"text": "রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন", "start_byte": 1, "limit_byte": 66}]} {"id": "4281970407647106707-3", "language": "bengali", "document_title": "পৃষ্ঠটান", "passage_text": "বস্তুবিজ্ঞানে পৃষ্টটানকে পৃষ্ঠ পীড়ন বা মুক্ত পৃষ্ঠশক্তি নামেও অভিহিত করা হয়।", "question_text": "বস্তুবিজ্ঞানে পৃষ্ঠটানকে কী বলা হয় ?", "answers": [{"text": "পৃষ্ঠ পীড়ন বা মুক্ত পৃষ্ঠশক্তি", "start_byte": 71, "limit_byte": 156}]} {"id": "-5096425443785627913-15", "language": "bengali", "document_title": "ডিম্বাশয়", "passage_text": "ডিম্বাশয়ে দুই ধরনের এক্সট্রিমিটি দেখা যায়:", "question_text": "ডিম্বাশয়ে কয় ধরনের এক্সট্রিমিটি থাকে ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 31, "limit_byte": 40}]} {"id": "-7463482025321959331-0", "language": "bengali", "document_title": "সত্যেন্দ্রনাথ বসু", "passage_text": "সত্যেন্দ্রনাথ বসু (১ জানুয়ারি ১৮৯৪ – ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী। তাঁর গবেষণার ক্ষেত্র ছিল গাণিতিক পদার্থবিদ্যা। সত্যেন্দ্রনাথ বসু আলবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে যৌথভাবে বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যান প্রদান করেন, যা পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বলে বিবেচিত হয়। ছাত্রজীবনে অত্যন্ত মেধাবী সত্যেন্দ্রনাথ কর্মজীবনে সংযুক্ত ছিলেন বৃহত্তর বাংলার তিন শ্রেষ্ঠ শিক্ষায়তন কলকাতা, ঢাকা ও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে। সান্নিধ্য পেয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রফুল্লচন্দ্র রায়, মাদাম কুরী প্রমুখ মণীষীর। আবার অনুশীলন সমিতির সঙ্গে প্রত্যক্ষ সম্পর্ক ও স্বাধীনতা আন্দোলনের সশস্ত্র বিপ্লবীদের সঙ্গে গোপনে যোগাযোগও রাখতেন দেশব্রতী সত্যেন্দ্রনাথ। কলকাতায় জাত সত্যেন্দ্রনাথ শুধুমাত্র বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার প্রবল সমর্থকই ছিলেন না, সারা জীবন ধরে তিনি বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার ধারাটিকেও পুষ্ট করে গেছেন। এই প্রসঙ্গে তাঁর অমর উক্তি, “যাঁরা বলেন বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চা হয় না, তাঁরা হয় বাংলা জানেন না, নয় বিজ্ঞান বোঝেন না।” বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার প্রসারের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞান পরিচয় নামে একটি পত্রিকাও প্রকাশ করেন তিনি। ব্যক্তিজীবনে সত্যেন্দ্রনাথ ছিলেন নিরলস, কর্মঠ ও মানবদরদী মণীষী। বিজ্ঞানের পাশাপাশি সঙ্গীত ও সাহিত্যেও ছিল তাঁর আন্তরিক আগ্রহ ও বিশেষ প্রীতি। রবীন্দ্রনাথ তাঁকে নিজের বিশ্বপরিচয় বিজ্ঞানগ্রন্থ, অন্নদাশঙ্কর রায় তাঁর জাপানে ভ্রমণরচনা ও সুধীন্দ্রনাথ দত্ত তাঁর অর্কেস্ট্রা কাব্যগ্রন্থ উৎসর্গ করেছিলেন।", "question_text": "সত্যেন্দ্রনাথ বসু কত সালে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১ জানুয়ারি ১৮৯৪", "start_byte": 51, "limit_byte": 95}]} {"id": "6267421109098023278-22", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ", "passage_text": "এছাড়া শহরাঞ্চলে ১২টি সিটি কর্পোরেশন (ঢাকা-উত্তর, ঢাকা-দক্ষিণ, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, সিলেট, বরিশাল, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ) এবং ২২৩টি পৌরসভা রয়েছে। এগুলোর সবগুলোতেই জনগণের ভোটে মেয়র ও জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করা হয়। রাজধানী ঢাকা বাংলাদেশের বৃহত্তম শহর। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য শহরের মধ্যে রয়েছে – চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট, বরিশাল, কক্সবাজার, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, রংপুর, যশোর, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ,ও ফেনী", "question_text": "বাংলাদেশের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "ঢাকা", "start_byte": 674, "limit_byte": 686}]} {"id": "-8907092310207870265-0", "language": "bengali", "document_title": "তিতুমীর", "passage_text": "\nতিতুমীর, যাঁর প্রকৃত নাম সৈয়দ মীর নিসার আলী (জন্ম ২৭শে জানুয়ারি, ১৭৮২, ১৪ই মাঘ, ১১৮২ বঙ্গাব্দ, মৃত্যু ১৯শে নভেম্বর, ১৮৩১) ছিলেন একজন ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী[1][2]। তিনি ওয়াহাবী আন্দোলন এর সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি জমিদার ও ব্রিটিশদের বিরূদ্ধে সংগ্রাম ও তাঁর বিখ্যাত বাঁশের কেল্লার জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন। ব্রিটিশ সেনাদের সাথে যুদ্ধরত অবস্থায় এই বাঁশের কেল্লাতেই তাঁর মৃত্যু হয়[3]।", "question_text": "তিতুমীর বা সৈয়দ মীর নিসার আলী কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "জন্ম ২৭শে জানুয়ারি", "start_byte": 119, "limit_byte": 172}]} {"id": "5614403254975994971-2", "language": "bengali", "document_title": "জ্যোতি বসু", "passage_text": "\nডা: নিশিকান্ত বসু ও হেমলতা বসুর তৃতীয় সন্তান জ্যোতি বসুর জন্ম ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দের ৮ জুলাই কলকাতার ৪৩/১ হ্যারিসন রোডস্থ (বর্তমান মহাত্মা গান্ধী রোড) বাসভবনে।[4] তাঁর প্রকৃত নাম ছিল জ্যোতিরিন্দ্র বসু; ডাকনাম ছিল গনা। পিতা নিশিকান্ত ছিলেন এক প্রথিতযশা ডাক্তার এবং মা হেমলতা ছিলেন এক গৃহবধূ।[5] ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পিতামাতা ওল্ড হিন্দুস্তান বিল্ডিং-এর (বর্তমান ফুটনানি চেম্বার) একটি ভাড়াবাড়িতে উঠে আসেন। ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতারই ৫৫এ হিন্দুস্তান রোডস্থ নিজস্ব বাসভবনে উঠে আসেন তাঁরা। উল্লেখ্য, বসু পরিবারের আদিনিবাস ছিল ব্রিটিশ বাংলা প্রদেশের ঢাকা জেলার (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার বারদী গ্রামে।)[ক]", "question_text": "ভারতীয় বাঙালি রাজনীতিবিদ জ্যোতি বসুর জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১৪ খ্রিস্টাব্দের ৮ জুলাই", "start_byte": 166, "limit_byte": 238}]} {"id": "1374812589930743477-0", "language": "bengali", "document_title": "পিতৃপক্ষ", "passage_text": "হিন্দুধর্ম মতে, পিতৃপক্ষ (সংস্কৃত: पितृ पक्ष) পূর্বপূরুষের তর্পণাদির জন্য প্রশস্ত এক বিশেষ পক্ষ। এই পক্ষ পিত্রুপক্ষ, ষোলা শ্রাদ্ধ, কানাগাত, জিতিয়া, মহালয়া পক্ষ ও অপরপক্ষ নামেও পরিচিত।[1][2][3]", "question_text": "হিন্দু ধর্ম মতে পূর্বপূরুষের তর্পণ করার কী কোনো নির্দিষ্ট দিন থাকে ?", "answers": [{"text": "পিতৃপক্ষ", "start_byte": 42, "limit_byte": 66}]} {"id": "861032365469474721-8", "language": "bengali", "document_title": "সালোকসংশ্লেষ", "passage_text": "1.\tউদ্ভিদ দেহে সালোকসংশ্লেষ এ উৎপন্ন গ্লুকোজ সঞ্চিত থাকে - শ্বেতসার রূপে\n2.\tসালোকসংশ্লেষ শব্দটি প্রচলন করেন - বার্নেস\n3.\tসালোকসংশ্লেষে প্রয়োজনীয় জল উদ্ভিদ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা\n4.\tপত্রাশয়ী উদ্ভিদে জল শোষণ করে - ভেলামেন বা বায়বীয় মূল দিয়ে\n5.\tসালোকসংশ্লেষে সক্ষম প্রাণী – ইউগ্লিনা , ক্রাইস্যামিবা\n6.\tসালোকসংশ্লেষে সক্ষম ব্যাকটেরিয়া - রোডোস্পাইরিলাম , রোডোসিউডোমোনাস\n7.\tসালোকসংশ্লেষণকারী অঙ্গ – পাতা , স্থান - মেসোফিল কলা , অঙ্গাণু – ক্লোরোপ্লাস্ট , একক - কোয়াণ্টাজোম\n8.\tকোয়াণ্টোজোমের উপস্থিত ক্লোরোফিলের অণুর সংখ্যা – ২৩০ টি\n9.\tসালোকসংশ্লেষে অক্ষম উদ্ভিদ - স্বর্ণলতা , সকলপ্রকার ছত্রাক\n10.\tসালোকসংশ্লেষীয় বর্ণালী - লাল ও নীল ।\n11.\tসালোকসংশ্লেষের আলোক বিক্রিয়া স্থান – ক্লোরোপ্লাস্টের গ্রাণা ।\n12.\tসালোকসংশ্লেষীয় রঞ্জক – ক্লোরোফিল ।\n13.\tসালোকসংশ্লেষের উৎপন্ন গ্লুকোজ অণুর অক্সিজেনের উৎস – CO2 ।\n14.\tউদ্ভিদের পাতার যে কোষে সালোকসংশ্লেষ হয় না – জাইলেম বাহিকা ও সীভনল ।\n15.\tএক অণু গ্লুকোজ দহনে উৎপন্ন শক্তির পরিমাণ – 686 কিলোক্যালোরি\n16.\tজীব জগৎ এর প্রাথমিক খাদ্যের উৎস – সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া ।\n17.\tযে প্রক্রিয়ায় জীবদেহের শুষ্ক ওজন বৃদ্ধি পায় তাকে বলে – উপচিতি বিপাক । যেমন – সালোকসংশ্লেষ ।\n18.\tসালোক সংশ্লেষের প্রধান উপাদান – CO2 , ক্লোরোফিল , সূর্যালোক , জল ।\n19.\tএক অণু গ্লুকোজ উৎপন্নের জন্য CO2 প্রয়োজন – 6 অণু ।\n20.\tক্লোরোপ্লাস্টে গ্রাণা থাকে – 60-80 টি ।\n21.\tপ্রত্যেকটি গ্রাণাতে একক আবরণ বেষ্টিত চ্যাপ্টা থলিকে বলে – থাইল্যাকয়েড ।\n22.\tক্লোরোফিল এর রাসায়নিক উপাদান – কার্বন , হাইড্রোজেন , অক্সিজেন , নাইট্রোজেন , ম্যাগনেসিয়াম ।\n23.\tগাছের সবুজ অংশ হলুদ হলে হয় – ক্লোরোসিস ( অভাব – লোহা , ম্যাগনেসিয়াম )\n24.\tব্যাকটেরিও ক্লোরোফিল দেখা যায় – রোডোসিউডোমোনাস , রোডোস্পাইরিলাম , ক্লোরোবিয়াম ।\n25.\t১ অণু গ্লুকোজ উৎপন্নের জন্য জলের অণু প্রয়োজন -১২ অণু ।\n26.\tসালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়াতে উপজাত পদার্থরূপে যে অক্সিজেন পাওয়া যায় তার উৎস - জল ।\n27.\tসূর্যালোকের উপস্থিতিতে জলের আয়নীকরণকে বলে – ফটোফসফোরাইলেশন ।\n28.\tসালোকসংশ্লেষ এর অন্ধকার দশাটি প্রথম পর্যবেক্ষণ করেন – ব্ল্যাকম্যান ।\n29.\tদেহজ শ্বেতসার পুনরায় গ্লুকোজে পরিণত হয় – ডায়াস্টেজ নামক উৎসেচকের প্রভাবে ।\n30.\tসালোকসংশ্লেষ এর অভ্যন্তরীণ প্রভাবক – ক্লোরোফিল , উৎসেচক , প্রোটোপ্লাজম ।\n31.\tদ্রুত সালোকসংশ্লেষণকারী উদ্ভিদ - ক্লোরেল্লা ।\n32.\tসালোকসংশ্লেষ এর জন্য বাতাসের প্রয়োজন প্রমাণ করেন - যোসেফ প্রিস্টলে ।\n33.\tযে সময় সালোকসংশ্লেষ ও শ্বসনের হার সমান হয় তাকে বলে - কমপেনসেশন পয়েন্ট বা পূর্তিবিন্দু ।\n34.->লাল আলোতে photosynthesis বেড়ে যায়।পাতার মেসোফিল কোষে photosynthesis হয়", "question_text": "সালোকসংশ্লেষে উৎপন্ন গ্লুকোজ অণুর অক্সিজেনের উৎস কী ?", "answers": [{"text": "CO2", "start_byte": 2077, "limit_byte": 2080}]} {"id": "2584860276526748011-1", "language": "bengali", "document_title": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত", "passage_text": "ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের জন্ম তৎকালীন বাংলা প্রদেশের ত্রিপুরা জেলার[2] (বর্তমানের বাংলাদেশ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার রামরাইল গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা জগবন্ধু দত্ত ছিলেন কসবা ও নবীনগর মুন্সেফ আদালতের সেরেস্তাদার। ধীরেন্দ্রনাথ পড়াশোনা করেছেন নবীনগর হাই স্কুল, কুমিল্লা কলেজ, এবং কলকাতার সুরেন্দ্রনাথ কলেজে। তিনি ১৯০৪ সালে নবীনগর হাই স্কুল হতে প্রবেশিকা, ১৯০৬ সালে কুমিল্লা কলেজ থেকে এফ.এ.; ১৯০৮ সালে কলকাতা রিপন কলেজ হতে বি.এ এবং ১৯১০ সালে একই কলেজ হতে বি.এল পরীক্ষা পাস করেন।।[4]", "question_text": "শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তর বাবার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "জগবন্ধু দত্ত", "start_byte": 489, "limit_byte": 523}]} {"id": "2864994763959049289-3", "language": "bengali", "document_title": "হোয়াটসঅ্যাপ", "passage_text": "হোয়াটসঅ্যাপ ২০০৯ সালে জ্যান কউম ও ব্রায়ান এক্টন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়।তারা আগে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন ইয়াহু! এর কর্মী ছিলেন।তারা ইয়াহু! ছাড়ার পর ফেসবুক এ নিয়োগ পাবার চেষ্টা করেন,কিন্তু ব্যর্থ হন।[7] এরপর জ্যান কউম তার ইয়াহু! থেকে সংগ্রহকৃত $৪০০,০০০ দিয়ে নতুন কিছু করার কথা ভাবেন। কয়েক বছর পর তিনি একটি আইফোন কেনার পর অ্যাপল এর অ্যাপষ্টোর নিয়ে কিছু পরিকল্পনা করেন। তিনি তার বন্ধু অ্যালেক্স ফিসম্যা্ন এর সাথে দেখা করেন এবং আইফোন এর জন্য নতুন একটি অ্যাপ তৈরি করার প্রস্তাব করেন। কিন্তু এর জন্য একজন আইফোন ডেভেলপারের প্রয়জন। তাই ফিসম্যা্ন কউমকে ইগর সলমনকিয়েভ নামের একজন রুশ ডেভেলপারের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। এরপর কউম তাড়াতাড়ি হোয়াটসঅ্যাপ নামটি পছন্দ করেন, কারণ নামটির সাথে ইংরেজী শব্দ \"হোয়াটস আপ\" এর মিল রয়েছে। অতঃপর ২৪শে ফেব্রুয়ারি,২০০৯ এ কউম তার জন্মদিনে ক্যালিফোর্নিয়ায় হোয়াটসঅ্যাপ ইনকরপোরেটেড প্রতিষ্ঠিত করেন। হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপটি শুরুতে খুবই ক্র্যাস করত। কিন্তু এরপর কউম অ্যাপটি আপডেট করেন এবং বাগ ফিক্স করেন। ঐ সালেই হোয়াটসঅ্যাপ ২.০ বের করা হয় মেসেজ ফিচারের সাথে। এরই সাথে সাথে হোয়াটসঅ্যাপ এর ইউজার ২০০,০০০ ছাড়িয়ে যায়। এরপর কউম তখনও বেকার থাকা এক্টন এর সাথে দেখা করেন এবং হোয়াটসঅ্যাপ এ যোগ দেয়ার অনুরোধ জানান। এক্টন হোয়াটসঅ্যাপ এ যোগ দেন এবং তার ইয়াহু! তে কর্মরত পুরোনো বন্ধুদের হোয়াটসঅ্যাপ এ ২০০,০০০ ডলার বিনিয়োগ করতে বলেন। তার বিনিয়োগ করার পর এক্টন হোয়াটসঅ্যাপ এর সহপ্রতিষ্ঠাতার খেতাব পান এবং আনুষ্ঠানিকভাবে যোগদান করেন নভেম্বর ১-এ।[7] এরপর ঐ সালেই হোয়াটসঅ্যাপ ফ্রী থেকে পেইড সার্ভিস হয়ে যয়। ২০১১ সালে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপল এর অ্যাপষ্টোর এর অ্যাপতালিকায় সেরা ২০ এ স্থান পায়।[7] ফেব্রুয়ারি,২০১৩ সালে হোয়াটসঅ্যাপ ২০০ মিলিয়ন ব্যবহারকারী ছাড়িয়ে যায়। এপ্রিল ২২,২০১৪ তে, হোয়াটসঅ্যাপ দাবি করে তাদের ৪০০ মিলিয়ন সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে।[7] জানুয়ারী ২০১৫ তে হোয়াটসঅ্যাপ ৭০০ মিলিয়ন ইউজার এর মাইলফলক স্পর্শ করে।[8] এরপর ১৯ ফেব্রুয়ারি,২০১৫ সালে ফেসবুক প্রায় ১৫০ কোটি ডলারে হোয়াটসঅ্যাপ কিনে নেয়।[9]", "question_text": "হোয়াটসঅ্যাপ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৯", "start_byte": 37, "limit_byte": 49}]} {"id": "1030597803430386510-1", "language": "bengali", "document_title": "বিজ্ঞান", "passage_text": "ল্যাটিন শব্দ সায়েনটিয়া (scientia) থেকে ইংরেজি সায়েন্স শব্দটি এসেছে, যার অর্থ হচ্ছে জ্ঞান। বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান শব্দটির অর্থ বিশেষ জ্ঞান।[2] ধারাবাহিক পর্যবেক্ষণ ও গবেষণার ফলে কোন বিষয়ে প্রাপ্ত ব্যাপক ও বিশেষ জ্ঞানের সাথে জড়িত ব্যক্তি বিজ্ঞানী, বিজ্ঞানবিদ কিংবা বৈজ্ঞানিক নামে পরিচিত হয়ে থাকেন।", "question_text": "বিজ্ঞান কথাটির ইংরেজি প্রতিশব্দ \"সায়েন্স\" কথাটি কোথা থেকে এসেছে ?", "answers": [{"text": "ল্যাটিন শব্দ সায়েনটিয়া", "start_byte": 0, "limit_byte": 68}]} {"id": "-8372177282403417178-17", "language": "bengali", "document_title": "হালাকু খান", "passage_text": "১২৬৫ সালে হালাকু খান উর্মিয়া হ্রদের শাহি দ্বীপে মারা যান। এরপর তার ছেলে আবাকা খান তার উত্তরসূরি হন।", "question_text": "হালাকু খান কোন দ্বীপে মারা গিয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "উর্মিয়া হ্রদের শাহি", "start_byte": 55, "limit_byte": 111}]} {"id": "-2099008229174463024-0", "language": "bengali", "document_title": "দক্ষিণ কোরিয়া", "passage_text": "দক্ষিণ কোরিয়া উত্তর-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ যা কোরীয় উপদ্বীপের দক্ষিণ অংশটি নিয়ে গঠিত। এর সরকারি নাম কোরীয় প্রজাতন্ত্র (Korean: 대한민국 দাএ-হান্-মিন্-‌গুক্‌)। দক্ষিণ কোরিয়ার উত্তরে উত্তর কোরিয়া, পূর্বে জাপান সাগর, দক্ষিণে ও দক্ষিণ-পূর্বে কোরিয়া প্রণালী, যা জাপান থেকে দেশটিকে পৃথক করেছে, এবং পশ্চিমে পীত সাগর। সিউল হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়ার বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।", "question_text": "দক্ষিণ কোরিয়ার বৃহত্তম শহর কোন টি ?", "answers": [{"text": "সিউল", "start_byte": 815, "limit_byte": 827}]} {"id": "-3048309074162424193-23", "language": "bengali", "document_title": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত", "passage_text": "\n\n\nবাংলা সাহিত্যে পত্রাকার কাব্যরচনা প্রথম দেখা যায় বীরাঙ্গনা কাব্যে। ১৮৬২ সালে এই গ্রন্থ রচিত ও প্রকাশিত হয়। দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা, সোমের প্রতি তারা, দ্বারকনাথের প্রতি রুক্মিণী, দশরথের প্রতি কৈকয়ী, লক্ষ্মণের প্রতি সূপর্ণখা, অর্জুনের প্রতি দ্রৌপদী, দুর্যোধনের প্রতি ভানুমতী, জয়দ্রথের প্রতি দুঃশলা, শান্তনুর প্রতি জাহ্নবী, পুরুবার প্রতি উর্বশী, নীলধ্বজের প্রতি জনা— এই ১১টি পত্ররূপী কবিতা নিয়ে কাব্যগ্রন্থটি রচিত। মধুসূদন তাঁর কাব্যে এই নারীদের পুরাণ-পরিচিতির মূলে আঘাত করেছেন। তিনি মানবিক অনুভূতির আলোকে নারী-হৃদয়ের কথকতায় ব্যক্ত করিয়েছেন।[4]", "question_text": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত কত সালে \"বীরাঙ্গনা\" কাব্যগ্রন্থটি রচনা করেন ?", "answers": [{"text": "৮৬২", "start_byte": 192, "limit_byte": 201}]} {"id": "-8397694120488937556-1", "language": "bengali", "document_title": "কেইন (কুস্তিগীর)", "passage_text": "জেকব্স‌ ১৯৯২ সালে স্বাধীনভাবে তার পেশাগত কুস্তি কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৯৫ সালে ওয়ার্ল্ড রেসলিং ফেডারেশনে (বর্তমানে ডাব্লিউডাব্লিউই) যোগ দেবার পূর্বে তিনি স্মোকি মাউন্টেন রেস্টলিং (এসএমডব্লিও) এবং ইউনাইটেড স্টেস্টস রেস্টলিং আসোসিয়েশনে (ইউএসডব্লিওএ) কুস্তি খেলেছেন। জেকবস ১৯৯৭ পর্যন্ত বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যখন তিনি \"কেইন\" হিসাবে পুনরায় উপস্থিত হয়েছিলেন, ছিলেন মানসিকভাবে বিরক্ত এবং দ্যা আন্ডারটেকার এর ছোট সৎ ভাই, যার সাথে জেকবস-এর ফিয়াডও ছিল, আবার দ্যা ব্রাদার্স অফ ডেস্ট্রাকশন নামে টিমও গড়েছিলেন।", "question_text": "কত সালে গ্লেন থমাস জেকব্স‌ পেশাদার কুস্তিগির হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৯২", "start_byte": 22, "limit_byte": 34}]} {"id": "1270347349140552744-3", "language": "bengali", "document_title": "রুশ–জাপান যুদ্ধ", "passage_text": "এই যুদ্ধে জাপানি সামরিক বাহিনীর পরিপূর্ণ বিজয় পর্যবেক্ষকদের হতবাক করে দেয়। এই যুদ্ধের ফলাফল পূর্ব এশিয়ায় ক্ষমতার ভারসাম্য বদলে দেয়, এবং বিশ্ব রাজনীতির মঞ্চে জাপানের সাম্প্রতিক প্রবেশের পুনর্মূল্যায়ন ঘটায়। এটি ছিল আধুনিক যুগে কোনো ইউরোপীয় শক্তির বিরুদ্ধে একটি এশীয় শক্তির প্রথম বড় ধরনের সামরিক বিজয়। পণ্ডিতরা এখনো এই যুদ্ধের ঐতিহাসিক তাৎপর্য নিয়ে বিতর্ক করে যাচ্ছেন।", "question_text": "বিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভে সংঘটিত রুশ–জাপান যুদ্ধে কোন দেশ জয়লাভ করেছিল ?", "answers": [{"text": "জাপানে", "start_byte": 436, "limit_byte": 454}]} {"id": "-3001066984816600402-0", "language": "bengali", "document_title": "গোলাম আযম", "passage_text": "গোলাম আযম (৭ নভেম্বর ১৯২২ - ২৩ অক্টোবর ২০১৪)[1] ছিলেন বাংলাদেশের একজন জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতিবীদ এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দন্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী।[2][3] তিনি ২০০০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী রাজনৈতিক সংগঠন জামায়াতে ইসলামীর আমির ছিলেন।[4] আযম ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিলেন।[5][6]", "question_text": "গোলাম আযমের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "৭ নভেম্বর ১৯২২", "start_byte": 27, "limit_byte": 65}]} {"id": "905441092536319955-3", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের রাষ্ট্রপতি", "passage_text": "২৫ জুলাই, ২০০৭ প্রতিভা দেবীসিংহ পাতিল ভারতের দ্বাদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন। তিনিই দেশের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি।[10]", "question_text": "স্বাধীন ভারতের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "প্রতিভা দেবীসিংহ পাতিল", "start_byte": 37, "limit_byte": 99}]} {"id": "929050165665655161-1", "language": "bengali", "document_title": "সংস্কৃত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "স্থাপিত হয় ১৮২৪ সালে।[2] ১৮২৩ সালের ১৭ জুলাই গভর্নর জেনারেল কর্তৃক গৃহীত এক প্রস্তাবে ইতঃপূর্বে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির জন্য জনশিক্ষা সংক্রান্ত একটি সাধারণ কমিটি গঠনের কাজ সক্রিয় বিবেচনাধীন ছিল। কমিটিতে এইচ.টি প্রিন্সেপ , মেকলে ও এইচ.এইচ উইলসনএর মতো প্রাচ্যবিদ সহ দশজন সদস্য অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। কমিটির সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যগণ প্রাচ্যদেশীয় বিদ্যা শিক্ষাদানের পক্ষপাতী ছিলেন এবং কলকাতায় সংস্কৃত কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।প্রস্তাবটি রামমোহন রায় এর প্রচণ্ড বিরোধিতার সম্মুখীন হয়। তিনি ১৮২৩ সালের ১১ ডিসেম্বর তারিখে গভর্নর জেনারেলের নিকট দাখিলকৃত এক স্মারকলিপিতে কমিটির সিদ্ধান্তের ব্যাপারে প্রচণ্ড আপত্তি তোলেন। এর পরিবর্তে তিনি প্রস্তাব করেন যে, সরকারের উচিত ইউরোপে শিক্ষালাভকারী বিদ্বান ব্যক্তিদের নিয়োজিত করার মাধ্যমে অন্যান্য উপযোগী বিজ্ঞানের সাথে গণিত, প্রাকৃতিক দর্শন, রসায়ন শাস্ত্র ও অঙ্গব্যবচ্ছেদবিদ্যাকে অন্তর্ভুক্ত করে অধিক উদারবাদী ও জ্ঞানালোকপূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থাকে সম্মুখপানে এগিয়ে নেওয়া এবং প্রয়োজনীয় বই-পুস্তক, সরঞ্জাম ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি দ্বারা সজ্জিত একটি কলেজ গড়ে তোলা।", "question_text": "উত্তর কলকাতার সংস্কৃত কলেজটি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮২৪", "start_byte": 32, "limit_byte": 44}]} {"id": "-7647913737188170441-1", "language": "bengali", "document_title": "গোয়া", "passage_text": "গোয়ার রাজধানীর নাম পণজী। ভাস্কো দা গামা এর বৃহত্তম শহর। ঐতিহাসিক মারগাউ শহরে আজও পর্তুগিজ সংস্কৃতির প্রভাব দেখতে পাওয়া যায়। ১৬শ শতকের শুরুতে পর্তুগিজ নাবিকেরা প্রথমে গোয়াতে অবতরণ করে এবং দ্রুত এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। পর্তুগিজদের এই বহিঃসামুদ্রিক অঞ্চলটি প্রায় ৪৫০ বছর টিকে ছিল। ১৯৬১ সালে ভারত সরকার এটিকে ভারতের অংশ করে নেয়।[3][4]", "question_text": "গোয়ার বৃহত্তম শহরের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ভাস্কো দা গামা", "start_byte": 70, "limit_byte": 108}]} {"id": "-3541288883777953980-11", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ুন আজাদ", "passage_text": "১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি ঔপন্যাসিক হিসেবে নিজেকে আত্মপ্রকাশ করেন প্রথম উপন্যাস ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল-এর মধ্যে দিয়ে। ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় সব কিছু ভেঙে পড়ে। আর এই বইয়ের জন্য তিনি বাংলা একাডেমী পুরস্কার পেয়েছেন। ২০০২ খ্রিস্টাব্দে ১০,০০০, এবং আরো ১টি ধর্ষণ, ২০০৪ সালে পাক সার জমিন সাদ বাদ এবং একটি খুনের স্বপ্ন উপন্যাসসমূহ স্পষ্টতই বক্তব্যমুখী। রাজনৈতিক প্রণোদনাই এ সব রচনার প্রধান নিয়ামক। ভাষা-ভঙ্গী ও কাহিনী - দু'দিক দিয়েই তাঁর মধ্যে আক্রমণাত্মকতা প্রত্যক্ষ করা যায়।", "question_text": "হুমায়ুন আজাদের রচিত প্রথম উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল", "start_byte": 211, "limit_byte": 282}]} {"id": "5909391431365450011-1", "language": "bengali", "document_title": "তারেক মাসুদ", "passage_text": "তার পরিচালিত প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র সোনার বেড়ি (১৯৮৫) এবং সর্বশেষ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র রানওয়ে মুক্তি পায় ২০১০ সালে। চলচ্চিত্রে তার অবদানের জন্য ২০১২ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদকে ভূষিত করে।[6][7] ২০১৩ সালে নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের এশিয়ান/প্যাসিফিক/আমেরিকান ইন্সটিটিউট এবং দক্ষিণ এশিয়া সলিডারিটি ইনিশিয়েটিভ তার চলচ্চিত্রের প্রথম উত্তর আমেরিকান 'ফিরে দেখা' অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।[8]", "question_text": "আবু তারেক মাসুদ পরিচালিত সর্বশেষ বাংলা চলচ্চিত্রটি কত সালে বাংলাদেশে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "রানওয়ে", "start_byte": 263, "limit_byte": 284}]} {"id": "2295610133647280080-0", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীগণের তালিকা", "passage_text": "ত্রিপুরা হচ্ছে ভারতের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত একটি রাজ্য এবং রাজ্যের সরকার প্রধান হচ্ছেন একজন মুখ্যমন্ত্রী। ১৯৬৩ সাল থেকে ত্রিপুরায় মোট ৯জন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। প্রথম জন হচ্ছেন শচীন্দ্র লাল সিং এবং তিনি ছিলেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস পার্টির নেতা। বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মাণিক সরকার ১৯৯৮ সালের মার্চ মাস থেকে ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি ভারতের মার্কসবাদী কমিউনিস্ট পার্টির একজন পলিটব্যুরো সদস্য।[1]", "question_text": "ত্রিপুরার বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কে ?", "answers": [{"text": "মাণিক সরকার", "start_byte": 714, "limit_byte": 745}]} {"id": "-6274461123703347638-11", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "এই সব দাবির প্রেক্ষাপটে সমস্যা সমাধানের লক্ষে ১৯৩১ সালের ২ এপ্রিল কংগ্রেস কর্মসমিতি একটি সাত সদস্যের পতাকা সমিতি গঠন করে। \"পতাকায় ব্যবহৃত তিনটি রং নিয়ে আপত্তি আছে; কারণ এই রংগুলি সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে চিহ্নিত\" – এই মর্মে একটি প্রস্তাব পাস হয়। কিন্তু এই সকল অপ্রাতিষ্ঠিনিক আলাপ-আলোচনার ফলস্রুতিটি হয় অভাবনীয়। পতাকায় একটিমাত্র রং হলদেটে কমলা রাখা হয় এবং উপরের দণ্ডের দিকে চরকার চিত্র খচিত হয়। পতাকা সমিতি এই পতাকাটির প্রস্তাব রাখলেও, সমগ্র প্রকল্পে সাম্প্রদায়িক ভাবধারার প্রতিফলন ঘটেছে মনে করে, কংগ্রেস এই পতাকা গ্রহণ থেকে বিরত থাকে। \n\nপরে ১৯৩১ সালের করাচি কংগ্রেস অধিবেশনে পতাকা সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রস্তাবটি পাস হয়। পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া অঙ্কিত একটি ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা গৃহীত হয়। এই পতাকায় আনুভূমিক গেরুয়া, সাদা ও সবুজের মধ্যস্থলে একটি চরকা খচিত ছিল। গেরুয়া ত্যাগ; সাদা সত্য ও শান্তি এবং সবুজ বিশ্বাস ও প্রগতির প্রতীক তথা চরকা ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবন ও দেশবাসীর শ্রমশীলতার প্রতীক হিসেবে গৃহীত হয়।[4]", "question_text": "ভারতের জাতীয় পতাকার গেরুয়া রংটি কীসের প্রতীক ?", "answers": [{"text": "ত্যাগ", "start_byte": 2061, "limit_byte": 2076}]} {"id": "-5394904407063095222-2", "language": "bengali", "document_title": "এস এম সুলতান", "passage_text": "\nশেখ মোহাম্মদ সুলতান আগস্ট ১০, ১৯২৩ সালে তৎকালীন পূর্ব বাংলা, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান বাংলাদেশ) নড়াইলের মাসিমদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[4][5] তার জন্ম হয়েছিল দরিদ্র কৃষক-পরিবারে।তার মায়ের নাম মোছাম্মদ মেহেরুননেসা। তার বাবা শেখ মোহাম্মদ মেসের আলী পেশায় ছিলেন রাজমিস্ত্রী।[2][4] তবে কৃষিকাজই ছিল তার বাবার মূল পেশা, পাশাপাশি বাড়তি আয়ের জন্য ঘরামির কাজ করতেন। সুলতান ছিলেন পরিবারের একমাত্র সন্তান।[5] শৈশবে পরিবারের সবাই তাকে লাল মিয়া বলে ডাকতো। বিদ্যালয়ে পড়ানোর মতো সামর্থ্য তার পরিবারের না থাকলেও ১৯২৮ সালে নড়াইলের ভিক্টোরিয়া কলেজিয়েট স্কুলে তাকে ভর্তি করানো হয়। তবে মাত্র পাঁচ বছর অধ্যয়নের পর তিনি সেই বিদ্যালয়ে ছেড়ে বাড়ি ফিরে বাবার সহোযোগী হিসেবে রাজমিস্ত্রীর কাজ শুরু করেন। এ সময় বারার ইমারত তৈরির কাজ সুলতানকে প্রভাবিত করে এবং তিনি রাজমিস্ত্রীর কাজের ফাঁকে আঁকা-আঁকি শুরু করেন। সুলতানের বাল্যবয়সের চরিত্র-গঠন সম্পর্কে আহমদ ছফা লিখেছেন:[5] ", "question_text": "শেখ মোহাম্মদ সুলতানের মায়ের নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "মোছাম্মদ মেহেরুননেসা", "start_byte": 509, "limit_byte": 567}]} {"id": "7898358474404574964-0", "language": "bengali", "document_title": "আন্দিজ পর্বতমালা", "passage_text": "\n\n\nআন্দিজ পর্বতমালা বা আন্দেস পর্বতমালা (স্পেনীয়: Cordillera de los Andes কোর্দ়িয়েরা দ়ে লোস্‌ আন্দেস্‌) [1] পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতমালা। দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত এই পর্বতমালার দৈর্ঘ্য কমপক্ষে ৭,০০০ কি.মি. (৪,৪০০ মাইল) এবং গড় প্রস্থ ৫০০ কি.মি. (৩০০ মাইল)। এই পর্বতমালার গড় উচ্চতা প্রায় ৪০০০ মি. (১৩,০০০ ফুট", "question_text": "আন্দিজ পর্বতমালার গড় উচ্চতা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৪০০০ মি", "start_byte": 764, "limit_byte": 802}]} {"id": "-6359916960912776781-2", "language": "bengali", "document_title": "চঞ্চল চৌধুরী", "passage_text": "চঞ্চল চৌধুরী বাংলাদেশের পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার নজিরগঞ্জ ইউনিয়নের কামারহাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম রাধা গোবিন্দ চৌধুরী এবং মায়ের নাম নমিতা চৌধুরী। তিনি গ্ৰামের স্কুল কামারহাট সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা এবং উদয়পুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং রাজবাড়ি সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিকে পড়াশোনা করেন। উচ্চমাধ্যমিক শেষ করার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলায় ভর্তি হন। ছোটবেলা থেকেই তার গানবাজনা, আবৃত্তি আর নাটকের প্রতি নেশা ছিল। পরে তার মঞ্চনাটকের প্রতি একটা আগ্রহ সৃষ্টি হয়।", "question_text": "বাংলাদেশী অভিনেতা, মডেল, শিক্ষক ও গায়ক চঞ্চল চৌধুরীর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "রাধা গোবিন্দ চৌধুরী", "start_byte": 319, "limit_byte": 372}]} {"id": "8605477166703911876-0", "language": "bengali", "document_title": "প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ১৯৭৩", "passage_text": "\n\nপ্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৭৩, বাংলাদেশে ৭ই মার্চ ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৩টি আসনে জয় লাভ করে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে এবং সরকার গঠন করে। এই নির্বাচনে এগারোটি আসনে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।[1] এ নির্বাচনে মোট ভোটারের ৫৪.৯% ভোট দান করে।", "question_text": "বাংলাদেশের সর্বপ্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন কত সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৭৩", "start_byte": 140, "limit_byte": 152}]} {"id": "1109295800127112041-8", "language": "bengali", "document_title": "মৌর্য্য সাম্রাজ্য", "passage_text": "অশোকের মৃত্যুর পরবর্তী পঞ্চাশ বছর দশরথ, সম্প্রতি, শালিশুক, দেববর্মণ, শতধনবান ও বৃহদ্রথ এই ছয় জন সম্রাটের রাজত্বকালে মৌর্য্য সাম্রাজ্য দুর্বল হতে থাকে। শেষ সম্রাট বৃহদ্রথ নিজ সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতি পুষ্যমিত্র শুঙ্গ কর্তৃক নিহত হওয়ার পর, মৌর্য্য সাম্রাজ্যের পতন এবং শুঙ্গ সাম্রাজ্যের সূচনা ঘটে।[28]:২৪, ২৫", "question_text": "মৌর্য্য সাম্রাজ্যের সর্বশেষ সম্রাট কে ?", "answers": [{"text": "বৃহদ্রথ", "start_byte": 433, "limit_byte": 454}]} {"id": "7970895337397236114-1", "language": "bengali", "document_title": "বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য", "passage_text": "ঠিক কবে এই সাম্রাজ্যের যাত্রা শুরু হয়েছিল তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়, কারণ বিশেষজ্ঞদের মধ্যেও এ নিয়ে মতভেদ আছে। অনেকের মতে রোমান সম্রাট প্রথম কন্সট্যান্টাইন (রাজত্বকাল: ৩০৬ - ৩৩৭ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন প্রথম বাইজেন্টাইন সম্রাট। সম্রাট কনস্টান্টিনই ৩৩০ খ্রিস্টাব্দে রোম থেকে তার রাজধানী বাইজান্টিয়ামে সরিয়ে আনেন এবং এই শহরকে কন্সটান্টিনোপল নামে পুনর্গঠিত করেন যাকে অনেকেই নতুন রোম নামে অভিহিত করে থাকেন।", "question_text": "বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "প্রথম কন্সট্যান্টাইন", "start_byte": 370, "limit_byte": 428}]} {"id": "-656443957765628084-0", "language": "bengali", "document_title": "ভূটান", "passage_text": "\n\nভূটান (Dzongkha: འབྲུག་ཡུལ ড্রুক ইয়ুল আনুষ্ঠানিক নাম কিংডম অব ভুটান འབྲུག་རྒྱལ་ཁབ་ ড্রুক ইয়ুল খাপ,[1]) দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাজতন্ত্র। ভূটানের অধিবাসীরা নিজেদের দেশকে মাতৃভাষা জংখা ভাষায় 'দ্রুক ইয়ুল' বা 'বজ্র ড্রাগনের দেশ' নামে ডাকে। দেশটি ভারতীয় উপমহাদেশে হিমালয় পর্বতমালার পূর্বাংশে অবস্থিত। ভূটান উত্তরে চীনের তিব্বত অঞ্চল, পশ্চিমে ভারতের সিকিম ও তিব্বতের চুম্বি উপত্যকা, পূর্বে অরুণাচল প্রদেশ এবং দক্ষিণে আসাম ও উত্তরবঙ্গ দ্বারা পরিবেষ্টিত। ভূটান শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ \"ভূ-উত্থান\" থেকে যার অর্থ \"উঁচু ভূমি\"। ভূটান সার্কের একটি সদস্য রাষ্ট্র এবং মালদ্বীপের পর দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে কম জনসংখ্যার দেশ। ভুটানের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর থিম্পু। ফুন্টসলিং ভুটানের প্রধান অর্থনৈতিক কেন্দ্র।", "question_text": "ভুটানের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "থিম্পু", "start_byte": 1695, "limit_byte": 1713}]} {"id": "6842587858992031358-10", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "গবেষকেরা সামবেদের আদি অংশটিকে ঋগ্বৈদিক যুগের সমসাময়িক বলে মনে করেন। তবে এই বেদের যে অংশটির অস্তিত্ব এখনও পর্যন্ত রয়েছে, সেটি বৈদিক সংস্কৃত ভাষার পরবর্তী-ঋগ্বৈদিক মন্ত্র পর্যায়ে রচিত। এই অংশের রচনাকাল আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১২০০ থেকে ১০০০ অব্দের মাঝামাঝি কোনো এক সময়। তবে সামবেদ যজুর্বেদ ও অথর্ববেদের সমসাময়িক কালে রচিত।[29]", "question_text": "সামবেদ কবে রচিত হয় ?", "answers": [{"text": "১২০০ থেকে ১০০০ অব্দের মাঝামাঝি", "start_byte": 607, "limit_byte": 689}]} {"id": "3320383485167276466-1", "language": "bengali", "document_title": "মেরি, যিশুর মাতা", "passage_text": "সাধু মথি লিখিত সুসমাচার ও লুক এর সুসমাচার এ মেরি একজন কুমারীরূপে বর্ণিত হয়েছেন।[4] খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন যে মেরি পবিত্র আধ্যাত্মিক শক্তি দ্বারা কুমারী অবস্থাতেই সন্তানের জন্ম দেন। এই অলৌকিক জন্ম যখন ঘটে তখন মেরি যোসেফ এর বাগদত্তা ছিলেন এবং বিবাহের আনুষ্ঠানিক গৃহপ্রবেশের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। যোসেফকে বিয়ে করে মেরি বেথেলহাম চলে আসেন যেখানে যিশুর জন্ম হয়।[5][6]\nলুক এর সুসমাচার এ বলা হয়েছে দেবদূত জিবরাঈল মেরির সম্মুখে আবির্ভূত হন এবং যিশুর মা হওয়ার জন্য মেরি দৈবভাবে নির্বাচিত হয়েছেন বলে জানান। ক্যানোনিক্যাল সুসমাচার অনুযায়ী মেরি যিশুর ক্রুশবিদ্ধকরণ এর সময় উপস্থিত ছিলেন এবং জেরুসালেম এর প্রাথমিক খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সদস্য ছিলেন।ক্যাথলিক ও অর্থোডক্স ভাষ্যমতে জীবনাবসানের পর মেরির দেহ সরাসরি স্বর্গে নিয়ে যাওয়া হয় যা ‘এসাম্পশন অফ মেরি’ নামে পরিচিত।[7][8]", "question_text": "যিশু খ্রিস্টের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "যোসেফ", "start_byte": 601, "limit_byte": 616}]} {"id": "3221088471815875975-0", "language": "bengali", "document_title": "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়", "passage_text": "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (জন্ম ৫ জানুয়ারি, ১৯৫৫) পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী এবং সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা-সভানেত্রী।[1][2][3] বর্তমানে তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা, ভূমি ও ভূমিসংস্কার, তথ্য ও সংস্কৃতি, পর্বতাঞ্চল বিষয়ক, কৃষি, বিদ্যুৎ, কর্মী ও প্রশাসনিক সংস্কার, সংখ্যালঘু কল্যাণ ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগেরও ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী।[4] তিনি পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী।[5] মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন বাগ্মী রাজনীতিবিদ। তিনি তাঁর অনুগামীদের কাছে \"দিদি\" নামে পরিচিত। ২০১১ সালে তাঁর নেতৃত্বে তৃণমূল কংগ্রেস পশ্চিমবঙ্গের ৩৪ বছরের বামফ্রন্ট সরকারকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছিল। এই সরকার বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সময় গণতান্ত্রিক উপায়ে রাজত্বকারী কমিউনিস্ট সরকার ছিল।[6][7][8] ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেটে তিনি দুই বার রেল, এক বার কয়লা মন্ত্রকের এবং এক বার মানবসম্পদ উন্নয়ন, যুব, ক্রীড়া, নারী ও শিশুকল্যাণ বিভাগের রাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছেন।[9] তিনি পশ্চিমবঙ্গে কৃষকদের জমি বলপূর্বক অধিগ্রহণ করে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের বিরোধিতা করে আন্দোলন করেছিলেন।[1][8]", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়", "start_byte": 0, "limit_byte": 58}]} {"id": "-1485812535906677471-2", "language": "bengali", "document_title": "রাধা", "passage_text": "ভাগবত অনুযায়ী, তিনি হলেন গোকুলনিবাসী বৃষভানু ও কলাবতীর কন্যা। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ ও দেবীভাগবতের মতে, রাধার সৃষ্টি ভগবান কৃষ্ণের শরীরের বামভাগ থেকে হয় এবং সেই রাধাই দ্বাপর যুগে বৃষভানুর পুত্রী রূপে জন্ম গ্রহণ করেন। রাধা শ্রীকৃষ্ণের সহস্রাধিক গোপিনী প্রেমিকাগণের মধ্যে শিরোমণি। তাঁকে কৃষ্ণলীলার মধ্যে ব্রজে আয়ান (সংস্কৃত: অভিমন্যু) পত্নীর ভূমিকাতেও পাওয়া যায়।", "question_text": "শ্রীকৃষ্ণের মোট কতজন গোপী ছিল ?", "answers": [{"text": "সহস্রাধিক", "start_byte": 622, "limit_byte": 649}]} {"id": "-2529541157836812576-4", "language": "bengali", "document_title": "পরমাণু", "passage_text": "পরমাণুর ক্ষুদ্রতম কণিকা ইলেকট্রন।১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দে স্যার জে. জে. থমসন সর্বপ্রথম ইলেকট্রনের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন। একটি ইলেকট্রনের আসল ভর অতি সামান্য 9.1085×10−28g। ইলেকট্রনের আধান -1.6×10−19 কুলম্ব । ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঘুর্ণায়মান। ইলেকট্রনকে সাধারণত e প্রতীক দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে ।", "question_text": "ইলেকট্রন প্রথম কত সালে আবিষ্কার করা হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৯৭", "start_byte": 93, "limit_byte": 105}]} {"id": "-7059845053455553012-1", "language": "bengali", "document_title": "রামমোহন রায়", "passage_text": "রামমোহন রায় কলকাতায় আগস্ট ২০, ১৮২৮ সালে ইংল্যান্ড যাত্রার আগে দ্বারকানাথ ঠাকুরের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ব্রাহ্মসমাজ স্থাপন করেন। পরবর্তীকালে এই ব্রাহ্মসমাজ এক সামাজিক ও ধর্মীয় আন্দোলন এবং বাংলার পুনর্জাগরণের পুরোধা হিসাবে কাজ করে।", "question_text": "রাজা রামমোহন রায় কার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠা করেন ?", "answers": [{"text": "দ্বারকানাথ ঠাকুরের", "start_byte": 170, "limit_byte": 222}]} {"id": "8538867447413841630-4", "language": "bengali", "document_title": "নিকোলাউস কোপের্নিকুস", "passage_text": "নিকোলাস কোপার্নিকাস ১৪৭৩ সালের ১৯ শে ফেব্রুয়ারী পোল্যান্ড সম্রাজ্যের রয়েল প্রুসিয়া প্রদেশের থর্ন(আধুনিক তোরন) শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা কারাকোর একজন বণিক ছিলেন এবং তার মা ছিলেন তোরনের একজন ধনী বণিকের কন্যা। নিকোলাস চার ভাই বোনের মধ্যে সবার চেয়ে ছোট ছিলেন। তার বড় ভাই এন্দ্রু ফ্রনবার্গের একজন অগাস্টিয়ান কেনন ছিলেন। তার বড় বোনের নাম ছিলো বারবারা, তার মায়ের নামের সাথে মিলিয়ে। তার বোন ছিলো একজন মঠবাসিনী বা সন্নাসী। তিনি ১৫১৭ সালে মারা যান। কোপার্নিকাসের আরেক বোন ক্যাথরিন যিনি কিনা তোরনের ব্যবসায়ী এবং শহরের কাউন্সিলর বার্থেল গার্টনারকে বিয়ে করেন। তাদের পাঁচটি সন্তান ছিলো। কোপার্নিকাস মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার বোনের সন্তানদের দেখাশোনা করেছেন। কোপার্নিকাস কোন বিয়ে করেননি এবং তার কোন সন্তান ছিলো না। তবে ১৫৩১ থেকে১৫৩৯ সাল পর্যন্ত তার আনা সিলিং নামে এক গৃহকর্মীর সাথে সম্পর্ক ছিলো।", "question_text": "বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুস কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "পোল্যান্ড", "start_byte": 133, "limit_byte": 160}]} {"id": "3699457343630868641-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের মোট কয়টি সূরা বর্তমান ?", "answers": [{"text": "১১৪", "start_byte": 500, "limit_byte": 509}]} {"id": "-666965897866853892-8", "language": "bengali", "document_title": "টম ক্রুজ", "passage_text": "৯ মে, ১৯৮৭ সালে চলচ্চিত্র অভিনেত্রী মিমি রজার্সকে বিয়ে করেন তিনি। পরবর্তীতে ৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯০ সালে তাদের মধ্যে বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটে।[11] ডেজ অব থান্ডার চলচ্চিত্রের সেটে ক্রুজের সাথে নিকোল কিডম্যানের প্রথম দেখা হয়। তারা ১৯৯০ সালের ২৪ ডিসেম্বর বিয়ে করেন। এ সংসারে ইসাবেলা জেন (জন্মঃ ডিসেম্বর, ১৯৯২) এবং কনর এন্টনী (জন্মঃ জানুয়ারি, ১৯৯৫) নামের দুই সন্তান রয়েছে।[11]২০০১ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। ভ্যানিলা স্কাই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সময় অভিনেত্রী পেনেলোপি ক্রুজের সাথে প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ হন। তিন বছরের সম্পর্কটি ২০০৪ সালে ভেঙ্গে যায়।[12]", "question_text": "টম ক্রুজের প্রথম স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "মিমি রজার্স", "start_byte": 94, "limit_byte": 125}]} {"id": "2004144515638107689-9", "language": "bengali", "document_title": "মনোবিজ্ঞান", "passage_text": "বিংশ শতকের শুরুতেই সমগ্র বিশ্বকে আন্দোলিত করা একটি তত্ত্ব হল মনোবিশ্লেষণ বা মনঃসমীক্ষণ। এই তত্ত্বের প্রভাবেই চিকিৎসাবিজ্ঞানে সংযোজিত হয়েছিল এক নতুন শাখা; সেটি হল চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বা মনোরোগ বিজ্ঞান। মনোবিজ্ঞানের জনক ছিলেন অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা শহরের শারীরবিজ্ঞানী ডাঃ সিগমুন্ড ফ্রয়েড। ফ্রয়েডের পরে মনোবিশ্লষণের জগতে অবদান রেখে যাওয়া কয়েকজন জগতবিখ্যাত মনোবিদের ভিতর কার্ল গুষ্টাভ য়ুং, আলফ্রেড এডলার, এরিক এরিকসন উল্লেখযোগ্য। এই তত্ত্ব কেবল মনোবিজ্ঞানের জগতকেই প্রভাবিত করে ক্ষান্ত থাকেনি, এটি মানুষের মন, সমাজ, সাহিত্য, জীবনাদর্শের ওপরেও গভীরভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। মানুষ নামক প্রাণীটির সম্পর্কে এই তত্ত্বই মানুষকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছিল। এই তত্ত্বই আমাদেরকে নতুন করে শেখায় যে মানুষ অমৃতের সন্তান নয়, এমনকি আগেকার পণ্ডিতদের ভাবনা-চিন্তা অনুযায়ী মানুষ যুক্তিবাদী প্রাণীও নয়। মানুষ আসলে কিছু জৈবিক প্রবৃত্তি ও আবেগের দ্বারা পরিচালিত হয়; এবং সবচেয়ে জরুরি কথাটি হল দূর-দূরান্তের গ্রহ-নক্ষত্র সম্পর্কে জানলেও মানুষ কিন্তু বেশিরভাগ নিজের বিষয়েই অন্ধ হয়ে থাকে। মনোবিশ্লেষণ মানুষের মনোজগতের বহু গোপন রহস্য আমাদের কাছে তুলে ধরেছিল। মানুষের মন সম্পর্কে আবিষ্কৃত এই অপ্রিয় কিন্তু সত্যি শোনানো কথাগুলি সেই সময়ের বহু লোক মেনে নিতে পারেনি, যদিও এমনসব কথাই জীবন সম্পর্কে উৎসুক নবপ্রজন্মকে উল্লসিতও করেছিল। যদিও মনোবিশ্লেষণবাদ প্রয়োগিক ক্ষেত্রে সফল ও সর্বগ্রহণযোগ্য, তবুও একে বিজ্ঞান বলে প্রমাণ করতে অনেক যৌক্তিক সীমাবদ্ধতা চলে আসে। এককথায় বলতে গেলে মনোবিশ্লেষণ বা ফ্রয়েডীয় মনোবিজ্ঞান মানুষের অবচেতন মনের এক দার্শনিক অনুমানভিত্তিক অধ্যয়ন। মানসিক রোগ নিরাময়, মনের অস্বাভাবিক ভাব-অনুভূতির বিশ্লেষণ, স্বপ্ন বিশ্লেষণ, নারী ও শিশুমনের বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে ফ্রয়েডীয় মনোবিশ্লেষণ আজও প্রভাবশালী ও অপ্রতিদ্বন্দী।", "question_text": "মনোবিজ্ঞানের জনক কাকে বলা হয় ?", "answers": [{"text": "সিগমুন্ড ফ্রয়েড", "start_byte": 728, "limit_byte": 774}]} {"id": "-2867549847698693528-1", "language": "bengali", "document_title": "মেঘনাদ", "passage_text": "কৃত্তিবাস ওঝা বিরচিত বাংলা রামায়ণে বর্ণিত মেঘনাদের উপাখ্যান অবলম্বনে ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত একটি বাংলা মহাকাব্য রচনা করেন। মেঘনাদবধ কাব্য নামক এই মহাকাব্যটি বাঙালি সমাজে আজও বিশেষ জনপ্রিয়।", "question_text": "ইন্দ্রজিৎ বা মেঘনাদকে কেন্দ্র করে কোন বাঙালি কবি একটি সাহিত্যিক মহাকাব্য রচনা করেন ?", "answers": [{"text": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত", "start_byte": 287, "limit_byte": 340}]} {"id": "8974397943858364761-7", "language": "bengali", "document_title": "হাওর", "passage_text": "\nহাকালুকি হাওর বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর। এর আয়তন ১৮,১১৫ হেক্টর, তন্মধ্যে শুধুমাত্র বিলের আয়তন ৪,৪০০ হেক্টর। এটি বৃহত্তর সিলেট জেলার় বড়লেখা (৪০%), কুলাউড়া (৩০%), ফেঞ্চুগঞ্জ (১৫%), গোলাপগঞ্জ (১০%) এবং বিয়ানীবাজার (৫%) জুড়ে বিস্তৃত। ভূতাত্ত্বিকভাবে এর অবস্থান, উত্তরে ভারতের মেঘালয় পাহাড় এবং পূর্বে ত্রিপুরা পাহাড়ের পাদদেশে। ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের কারণে উজানে প্রচুর পাহাড় থাকায় হাকালুকি হাওরে প্রায় প্রতি বছরই আকষ্মিক বন্যা হয়। এই হাওরে ৮০-৯০টি ছোট, বড় ও মাঝারি বিল রয়েছে।[2] শীতকালে এসব বিলকে ঘিরে পরিযায়ী পাখিদের বিচরণে মুখর হয়ে উঠে গোটা এলাকা।[3]", "question_text": "হাকালুকি হাওর বাংলাদেশের কোন জেলায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "সিলেট", "start_byte": 324, "limit_byte": 339}]} {"id": "4174670938785173060-15", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "তুরস্কের রাজনীতি একটি বহুদলীয় সংসদীয় প্রতিনিধিত্বমূলক গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কাঠামোয় সংঘটিত হয়। সরকারপ্রধান হলেন প্রধানমন্ত্রী। রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা সরকারের উপর ন্যস্ত। আইন প্রণয়নের ক্ষমতা সরকার এবং আইনসভা উভয়ের উপর ন্যস্ত।[35] তুরস্কে ৫৫০ আসনের একটি সংসদ আছে, যার সদস্যরা ৫ বছরের জন্য জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন। সংখ্যাগরিষ্ঠ দল সরকার গঠন করে এবং সংসদ সদস্যরা রাষ্ট্রপতিকে ৫ বছরের জন্য নির্বাচিত করেন। রিসেপ তায়িপ এরদোয়ান দেশটির বর্তমান রাষ্ট্রপতি এবং বিনালি ইলদিরিম দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। তুরস্কের সংবিধানের সর্বশেষ সংশোধনে ধর্মনিরপেক্ষতাকে জোর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।[36]", "question_text": "তুরস্কের বর্তমান (২০১৯) রাষ্ট্রপতি কে ?", "answers": [{"text": "রিসেপ তায়িপ এরদোয়ান", "start_byte": 1113, "limit_byte": 1172}]} {"id": "6046358348638661838-0", "language": "bengali", "document_title": "বাগদাদ", "passage_text": "বাগদাদ (ইংরেজি: Baghdad (Arabic: بغداد‎, Baġdād, IPA:[bæɣˈdæːd])০ মধ্যপ্রাচ্যের রাষ্ট্র ইরাকের রাজধানী। ২০১১ সালের হিসেবে বাগদাদের জনসংখ্যা প্রায় ৭,২১৬,০৪০ জন।[4][5]", "question_text": "বাগদাদ কোন দেশের রাজধানী ?", "answers": [{"text": "ইরাকের", "start_byte": 168, "limit_byte": 186}]} {"id": "3409861511374224673-0", "language": "bengali", "document_title": "কাতার", "passage_text": "কাতার পারস্য উপসাগরের একটি দেশ।[9] এটি আরব উপদ্বীপের পূর্ব উপকূল থেকে উত্তর দিকে প্রসারিত কাতার উপদ্বীপে অবস্থিত। কাতারের দক্ষিণে সৌদি আরব, এবং এর পশ্চিমে দ্বীপরাষ্ট্র বাহরাইন অবস্থিত। আরব উপদ্বীপের মত কাতারও একটি উত্তপ্ত ও শুষ্ক মরু এলাকা। এখানে ভূ-পৃষ্ঠস্থ কোন জলাশয় নেই এবং প্রাণী ও উদ্ভিদের সংখ্যাও যৎসামান্য। বেশির ভাগ লোক শহরে, বিশেষত রাজধানী দোহা শহরে বাস করে। দেশটিতে খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের বড় মজুদ আছে। এই প্রাকৃতিক সম্পদের কারণে দেশটির অর্থনীতি অত্যন্ত সমৃদ্ধ। ১৯শ শতকের শেষভাগ থেকে আল-থানি গোত্রের লোকেরা কাতার অঞ্চলটিকে একটি আমিরাত হিসেবে শাসন করে আসছে। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে দেশটি ব্রিটিশ শাসনের অধীনে আসে। ১৯৭১ সালে এটি পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে। বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্তও এটি একটি তুলনামূলকভাবে দরিদ্র দেশ ছিল। ঐ সময় দেশটিতে পেট্রোলিয়ামের মজুদ আবিষ্কৃত হয় এবং এগুলি উত্তোলন শুরু হয়। বর্তমানে মাথাপিছু আয়ের হিসেবে কাতার বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলির একটি।[10]", "question_text": "কাতার দেশটি কোন সালে স্বাধীনতা লাভ করে ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 1681, "limit_byte": 1693}]} {"id": "-4592809316249426623-0", "language": "bengali", "document_title": "রায়ান গসলিং", "passage_text": "রায়ান থমাস গসলিং (জন্ম ১২ নভেম্বর, ১৯৮০)[1] হলেন একজন কানাডীয় অভিনেতা ও সঙ্গীতশিল্পী। ডিজনি চ্যানেলের দ্য মিকি মাউস ক্লাব (১৯৯৩-১৯৯৫) এ শিশু শিল্পী হিসেবে তিনি তার কর্মজীবন শুরু করেন এবং পরবর্তীতে আর ইউ অ্যাফ্রেড অফ দ্য ডার্ক? (১৯৯৫) এবং গুজবাম্পস (১৯৯৬) এর মত পারিবারিক অনুষ্ঠানে তাকে দেখা যায়। চলচ্চিত্রে তার প্রথম কাজ হল নব্য-নাৎসিবাদ বিষয়ক দ্য বিলিভার (২০০১) এবং পরে তিনি কয়েকটি স্বাধীন চলচ্চিত্র, যেমন মার্ডার বাই নাম্বার্স (২০০২), দ্য স্লটার রুল (২০০২) এবং দ্য ইউনাইটেড স্টেটস অফ লিল্যান্ড (২০০৩) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।", "question_text": "রায়ান থমাস গসলিং অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "দ্য বিলিভার", "start_byte": 904, "limit_byte": 935}]} {"id": "-732276885887679870-0", "language": "bengali", "document_title": "ব্রাহ্মসমাজ", "passage_text": "ব্রাহ্মসমাজ বা ব্রাহ্মসভা ১৯ শতকে স্থাপিত এক সামাজিক ও ধর্মীয় আন্দোলন যা বাংলার পূনর্জাগরণের পুরোধা হিসেবে পরিচিত। কলকাতায় আগস্ট ২০, ১৮২৮ সালে হিন্দুধর্ম সংস্কারক রাজা রামমোহন রায় (১৭৭২-১৮৩৩) ও তার বন্ধুবর্গ মিলে এক সার্বজনীন উপাসনার মাধ্যমে ব্রাহ্মসমাজ শুরু করেন। তাঁদের উপাস্য ছিল \"নিরাকার ব্রহ্ম\", তাই থেকেই নিজেদের ধর্মের নাম রাখেন ব্রাহ্ম।", "question_text": "কত সালে ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "আগস্ট ২০, ১৮২৮", "start_byte": 339, "limit_byte": 375}]} {"id": "-7705397049598680240-0", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গ", "passage_text": "পশ্চিমবঙ্গ ভারতের একটি রাজ্য। এই রাজ্যটি পূর্ব ভারতে বঙ্গোপসাগরের উত্তর দিকে অবস্থিত। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, এই রাজ্যের জনসংখ্যা ৯ কোটি ১৩ লক্ষেরও বেশি। জনসংখ্যার নিরিখে পশ্চিমবঙ্গ ভারতের চতুর্থ সর্বাধিক জনবহুল রাজ্য। এই রাজ্যের আয়তন । পশ্চিমবঙ্গ বাংলা-ভাষী বাঙালি জাতি অধ্যুষিত বাংলা অঞ্চলের একটি অংশ। এই রাজ্যের পূর্ব দিকে বাংলাদেশ রাষ্ট্র এবং উত্তর দিকে নেপাল ও ভুটান রাষ্ট্র অবস্থিত। ভারতের ওডিশা, ঝাড়খণ্ড, বিহার, সিক্কিম ও অসম রাজ্যও পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী। রাজ্যের রাজধানী কলকাতা শহরটি হল ভারতের সপ্তম বৃহত্তম মহানগরী। পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর বর্ধমান ৷ বর্ধমান আসানসোল শিলিগুড়ি দুর্গাপুর এই পাঁচটি পশ্চিমবঙ্গের মহানগর ৷ ভৌগোলিক দিক থেকে দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল, গাঙ্গেয় বদ্বীপ, রাঢ় অঞ্চল ও উপকূলীয় সুন্দরবনের অংশবিশেষ এই রাজ্যের অন্তর্গত। বাঙালিরাই এই রাজ্যের প্রধান জাতিগোষ্ঠী এবং রাজ্যের জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই বাঙালি হিন্দু।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "কলকাতা", "start_byte": 1315, "limit_byte": 1333}]} {"id": "1917654836894891942-0", "language": "bengali", "document_title": "জিম করবেট", "passage_text": "\n\nজিম করবেট (জুলাই ২৫, ১৮৭৫ - এপ্রিল ১৯, ১৯৫৫) জিম করবেট একজন ইংলিশ শিকারী। তবে জন্ম ভারতের কুমায়ুন অঞ্চলের নৈনিতাল শহরে। স্থানটি বর্তমানে উত্তরাখণ্ড রাজ্যে। তিনি নামকরা শিকারী ছাড়াও একজন বিখ্যাত পরিবেশবাদীও ছিলেন। তাঁর নামানুসারে ভারতের করবেট ন্যাশনাল পার্কের নামকরণ করা হয়।", "question_text": "বিখ্যাত শিকারী জিম করবেট কোথায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "ভারতের কুমায়ুন অঞ্চলের নৈনিতাল", "start_byte": 209, "limit_byte": 297}]} {"id": "-6139116765098870596-8", "language": "bengali", "document_title": "জীবনানন্দ দাশ", "passage_text": "\nযৌবনের প্রারম্ভেই জীবনানন্দের কবিপ্রতিভা বিকশিত হতে শুরু করে। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ ১৯২৫ এর জুনে মৃত্যুবরণ করলে জীবনানন্দ তাঁর স্মরণে 'দেশবন্ধুর প্রয়াণে' নামক একটি ব্রাহ্মবাদী কবিতা রচনা করেন, যা বঙ্গবাণী পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। কবিতাটি পরবর্তীতে তাঁর প্রথম কাব্য সংকলন ঝরা পালকে স্থান করে নেয়। কবিতাটি পড়ে কবি কালিদাস রায় মন্তব্য করেছিলেন, \"এ ব্রাহ্মবাদী কবিতাটি নিশ্চয়ই কোন প্রতিষ্ঠিত কবির ছদ্মনামে রচনা\"। ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দেই তাঁর প্রথম প্রবন্ধ স্বর্গীয় কালীমোহন দাশের শ্রাদ্ধবাসরে প্রবন্ধটি ব্রাহ্মবাদী পত্রিকার পরপর তিনটি সংখ্যায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ঐ বছরেই কল্লোল পত্রিকায় 'নীলিমা' কবিতাটি প্রকাশিত হলে তা অনেক তরুণ কাব্যরসিকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ধীরে ধীরে কলকাতা, ঢাকা এবং অন্যান্য জায়গার বিভিন্ন সাহিত্যপত্রিকায় তাঁর লেখা ছাপা হতে থাকে; যেগুলির মধ্যে ছিল সে সময়কার সুবিখ্যাত পত্রিকা কল্লোল, কালি ও কলম, প্রগতি প্রভৃতি। ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ ঝরা পালক প্রকাশিত হয়। সে সময় থেকেই তিনি তাঁর পারিবারিক উপাধি 'দাশগুপ্তের' বদলে কেবল 'দাশ' লিখতে শুরু করেন।", "question_text": "জীবনানন্দ দাশের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ঝরা পালক", "start_byte": 2390, "limit_byte": 2412}]} {"id": "-8988483359118632803-6", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিস ইভানস (অভিনেতা)", "passage_text": "দ্য নিউকামার্স (২০০০) ও নট অ্যানাদার টিন মুভি (২০০১) ছবিতে অভিনয় করার পর[15] ইভানস দ্য পারফেক্ট স্কোর (২০০৪) ও সেলুলার (২০০৪) ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন। এরপর তিনি শিকাগোতে দুটি ইন্ডিপেনডেন্ট চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেন। এই ছবি দুটি ছিল ডার্ক উইটেনবর্নের ফিয়ার্স পিপল (২০০৫) ও লন্ডন (২০০৫)। ফিয়ার্স পিপল ছবিতে ইভানস খলনায়ক ব্রাইস চরিত্রে এবং লন্ডন ছবিতে সম্পর্কের জটিলতা-সংক্রান্ত সমস্যায় দুশ্চিন্তাগ্রস্থ এক ড্রাগ ব্যবহারকারীর চরিত্রে অভিনয় করেন।[16] ২০০৫ সালে কমিক বুক অবলম্বনে নির্মিত ফ্যান্টাস্টিক ফোর চলচ্চিত্রে সুপারহিরো হিউম্যান টর্চ চরিত্রে অভিনয় করেন ইভানস। ২০০৭ সালে নির্মিত উক্ত ছবির সিকোয়েল ফ্যান্টাস্টিক ফোর: রাইজ অফ দ্য সিলভার সারফার-এও তিনি একই চরিত্রে অভিনয় করেন।[17] সেই বছর তিনি ড্যানি বয়েলের কল্পবিজ্ঞান চলচ্চিত্র সানশাইন-এ (২০০৭) ইঞ্জিনিয়ার থেকে মহাকাশচারীতে পরিণত হওয়া চরিত্র মেসের ভূমিকায় অভিনয় করেন।[18]", "question_text": "মার্কিন অভিনেতা ক্রিস্টোফার রবার্ট \"ক্রিস\" ইভানসের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "দ্য নিউকামার্স", "start_byte": 0, "limit_byte": 40}]} {"id": "4155572426335745096-2", "language": "bengali", "document_title": "ব্রাহ্মসমাজ", "passage_text": "১৮৩৩ সালে ইংল্যান্ডে রামমোহন রায় মারা যাওয়ার পর ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলনটি বাধার সম্মুখীন হয়। রামমোহনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহযোগী দ্বারকানাথ ঠাকুরের (১৭৯৪-১৮৪৬) পুত্র দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭-১৯০৫) কাজটি হাতে নেন। তাঁর নেতৃত্বে ব্রাহ্ম সমাজ আন্দোলনটি নতুন মাত্রা ও বৈশিষ্ট্য পরিগ্রহ করে। তিনি ১৮৩৯ সালে তত্ত্ববোধিনী সভা নামে একটি সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন যা এই নতুন ধর্মমত প্রচারে ভীষণভাবে সচেষ্ট হয়। তিনি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা নামে একটি সংবাদপত্রও প্রকাশ করেন যেটি এ নতুন ধর্মবিশ্বাস প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক সংস্কার সাধনের পক্ষেও জনমত গড়ে তোলে। এ সময়ে হিন্দুধর্মের বিপক্ষে খ্রিষ্টান ধর্ম প্রচারকদের অত্যধিক আক্রমণাত্মক প্রচারণা চলছিল। ব্রাহ্ম সমাজের মধ্য থেকে আমূল সংস্কারের সমর্থক শ্রেণীটি বেদ যে অভ্রান্ত এ বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করে। এঁদের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিলেন অক্ষয়কুমার দত্ত (১৮২০-১৮৮৬)। ঐ সময় পর্যন্ত বেদ যে অভ্রান্ত সেটা ব্রাহ্ম ধর্মীয় বিশ্বাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে বিবেচিত হতো। ১৮৪৭ সালের দিকে পুঙ্খানুপুঙ্খ সমীক্ষার পর ব্রাহ্ম নেতৃবৃন্দের মনে দৃঢপ্রত্যয় জন্মে যে, বেদের অভ্রান্ততার মতবাদ আর গ্রহণযোগ্য নয়। তাই একেশ্বরবাদী ধারণা সম্বলিত উপনিষদের নির্বাচিত অংশসমূহের ওপর ভিত্তি করে ব্রাহ্ম ধর্মবিশ্বাস পুনর্নিমাণের প্রচেষ্টা নেওয়া হয়। ব্রাহ্ম সমাজের সংশোধিত মতবাদটি ১৮৫০ সালে ‘ব্রাহ্ম ধর্ম’ অথবা ‘এক সত্য ঈশ্বরের পূজারীদের ধর্ম’ নামে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়। এটা উল্লেখ করতে হয় যে, যদিও বেদকে অস্বীকার করা হয়, তবুও ব্রাহ্ম আন্দোলনের অপরিহার্য হিন্দু চরিত্র ধরে রাখা হয়। রামমোহন রায়ের মৃত্যুর পর অনেকটা মৃতপ্রায় ব্রাহ্ম সমাজে দেবেন্দ্রনাথ নতুন জীবনের সূচনা করেন। কেশবচন্দ্র সেনের (১৮৩৮-১৮৮৪) প্রগতিশীল নেতৃত্বে আন্দোলনটি আরও ব্যাপক ভিত্তি লাভ করে। তিনি ১৮৫৭ সালে ব্রাহ্ম সমাজে যোগদান করেন এবং এক বছরের মধ্যে দেবেন্দ্রনাথের ডান হাতে পরিণত হন। কিন্তু প্রধানত বর্ণপ্রথা পালন ও সামাজিক সংস্কারসমূহকে কেন্দ্র করে তাঁদের দুজনের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা দেয়। যেখানে দেবেন্দ্রনাথের পদ্ধতি ছিল কিছুটা রক্ষণশীল, সেখানে কেশবচন্দ্র সেন জাতিভেদ প্রথা পুরোপুরি বিলোপ করার পক্ষে মত প্রকাশ করেন এবং সমাজ সংস্কার সাধনের উদ্দেশ্যে সক্রিয়ভাবে এগিয়ে যান, বিশেষত স্ত্রীশিক্ষা ও নারীমুক্তি আন্দোলনে। ১৮৬৮ সালে কেশবচন্দ্র সেন ভারতের ব্রাহ্ম সমাজ নামে একটি নতুন সংগঠন গড়ে তোলেন। দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের নেতৃত্বে অন্য সংগঠনটি আদি ব্রাহ্ম সমাজ নামে পরিচিতি লাভ করে। বোম্বাই, মাদ্রাজ ও অন্যান্য স্থানে বক্তৃতা-সফরের মাধ্যমে কেশবচন্দ্র সেন ভারতের বৃহৎ অংশব্যাপী ব্রাহ্ম সমাজের বাণী ছড়িয়ে দেন। প্রধানত তিনি উদ্যোগ গ্রহণ করার ফলে ১৮৭২ সালে সিভিল বিবাহ আইন পাস হয়। এটি ধর্মীয় আচারাদি পালন ব্যতিরেকে অযাজকীয় বিবাহ অনুষ্ঠানের বিধান প্রবর্তন করে। আইনটি একবিবাহকেও বাধ্যতামূলক করে এবং কনে ও বরের বয়সের নিম্নসীমাও যথাক্রমে ১৪ ও ১৮ বছরে নির্ধারিত করে দেয়।", "question_text": "আদি ব্রাহ্ম সমাজ কার নেতৃত্বে গড়ে ওঠে ?", "answers": [{"text": "দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর", "start_byte": 443, "limit_byte": 495}]} {"id": "-7723742879354577703-5", "language": "bengali", "document_title": "অনুপম সেন", "passage_text": "উচ্চতর শিক্ষাগ্রহণের মানসে মেট্রিক পাসের পর তিনি চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। আই.এ. পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৬২ সালে তিনি সমাজতত্ত্বে স্নাতক ডিগ্রী এবং ১৯৬৩ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী সম্পন্ন করেন।[4] উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণের জন্য তিনি কানাডার ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন ১৯৭৩ সালে। ১৯৭৫ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি সমাজতত্ত্বে এম.এ. ডিগ্রি অর্জন করেন।[4] একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৯ সালে পিএইচ.ডি. ডিগ্রি লাভ করেন।[4] তার পিএইচ.ডি-এর বিষয় ছিল ‘দি স্টেট, ইনডাস্ট্রিলাইজেশন এন্ড ক্লাস ফরমেশনস ইন ইন্ডিয়া। এই গ্রন্থটি ১৯৮২ সালে যুক্তরাজ্যের প্রসিদ্ধ প্রকাশক ‘রাউটলেজ’ কর্তৃক প্রকাশিত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়নে দেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন বা ডেভেলাপমেন্ট স্টাডিজ ইত্যাদি বিষয়ের পাঠ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়।", "question_text": "বাংলাদেশি সমাজবিজ্ঞানী অনুপম সেন কোন কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন ?", "answers": [{"text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে", "start_byte": 245, "limit_byte": 303}]} {"id": "-8488836714050344645-0", "language": "bengali", "document_title": "কানাডা", "passage_text": "কানাডা (English: Canada) উত্তর আমেরিকার উত্তরাংশে অবস্থিত একটি দেশ। এটার দশটি প্রদেশ ও তিনটি অঞ্চল আটলান্টিক থেকে প্যাসিফিক এবং উত্তরে আর্কটিক সমুদ্র পর্যন্ত বিস্তৃত, যা এটিকে মোট আয়তনের দিক দিয়ে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তর দেশে পরিণত করেছে।", "question_text": "আয়তনের বিচারে কানাডা বিশ্বের কততম রাষ্ট্র ?", "answers": [{"text": "দ্বিতীয়", "start_byte": 522, "limit_byte": 546}]} {"id": "-958144661305894159-3", "language": "bengali", "document_title": "সত্য সাই", "passage_text": "সত্য সাই বাবার পূর্ব জীবনের প্রায় সমস্ত তথ্য তাঁর চারিদিকে সৃষ্ট হেগিয়োগ্রাফি, এবং ভক্তদের জন্য বিশেষ মহত্ব থাকা এবং ভক্তদের সত্য সাই বাবার 'দিব্য' হওয়ার প্রমাণ বলে বিশ্বাস করা প্রবাদ থেকে গ্রহণ করা।[13][21][24] এই উৎসসমূহের মতে, সত্য সাই বাবার জন্ম তখনকার ব্রিটিশ ভারতের মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির পুত্তপর্থিতে মীচারাগাণ্ডা ঈশ্বরম্মা এবং পেড্ডাভেংকামা রাজু রত্নাকরমের গৃহে হয়েছিল।[13][25][26] তাঁর মা ঈশ্বরাম্মার ঐশ্বরিক বলে বিশ্বাস করা, সত্য সাই বাবার জন্মকে অনেকে অলৌকিক ঘটনায় পূর্ণ বলে বিশ্বাস করেন।[3][13][27]", "question_text": "সত্য সাই বাবার জন্মস্থান কোথায় ?", "answers": [{"text": "ব্রিটিশ ভারতের মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির পুত্তপর্থিতে মীচারাগাণ্ডা ঈশ্বরম্মা এবং পেড্ডাভেংকামা রাজু রত্নাকরমের গৃহে", "start_byte": 666, "limit_byte": 977}]} {"id": "-7775494393328478894-4", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গের ভূগোল", "passage_text": "পশ্চিমবঙ্গের উত্তরদিকে পৃথিবীর উচ্চতম পর্বতমালা হিমালয় অবস্থান করছে । সুউচ্চ হিমালয় পর্বতমালার অংশ বিশেষ পর্বতময় এই অঞ্চলটি পশ্চিমবঙ্গের উত্তর-পশ্চিম সিমান্তে পূর্ব হিমালয় পর্বতশ্রেণির উপর অবস্থিত । একমাত্র শিলিগুড়ি মহকুমা বাদে পুরো দার্জিলিং এবং জলপাইগুড়ি জেলার উত্তর-পূর্বের সামান্য কিছু অংশ এই অঞ্চলের অন্তর্গত ।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের কোন দিকে পার্বত্য অঞ্চল অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "উত্তর", "start_byte": 37, "limit_byte": 52}]} {"id": "-8586053417102281277-3", "language": "bengali", "document_title": "সিরিয়া", "passage_text": "সিরিয়ার প্রয়াত রাষ্ট্রপতি হাফিয আল-আসাদ পাঁচ বার গনভোট বিজয়ের মাধ্যমে নিজের কর্তৃত্ব বজায় রাখেন। তার ছেলে ও বর্তমান রাষ্ট্রপতি বাশার আল-আসাদও ২০০০ সালের এক গনভোটে সিরিয়ার রাষ্ট্রপতি পদে বহাল হন। রাষ্ট্রপতি ও তার মূল সহযোগীরাই, বিশেষত সামরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর লোকেরা, সিরিয়ার রাজনীতি ও অর্থনীতির মূল সিদ্ধান্তগুলি নিয়ে থাকেন।সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাহিনী ও বিদ্রোহীদের মধ্যে প্রায় পাঁচ বছর ধরে চলা গৃহযুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ। এই সংখ্যা জাতিসংঘ ঘোষিত সংখ্যার দ্বিগুণ। এর বাইরে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৪৫ শতাংশ সিরীয়। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।সিরিয়া যুদ্ধে প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি বিষয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘সিরিয়ান সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চের (এসসিপিআর)’ একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।প্রতিবেদনে বলা হয়, যুদ্ধের বিভীষিকায় পড়ে সিরিয়ার জাতীয় সম্পদ ও অবকাঠামো প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। নিহত হয়েছে ৪ লাখ ৭০ হাজার লোক। দেড় বছর আগে পর্যন্ত সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে এ ব্যাপারে জাতিসংঘ যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছিল এটি তার প্রায় দ্বিগুণ। জাতিসংঘের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এ সংখ্যা আড়াই লাখ।\nপ্রতিবেদন অনুযায়ী, সাকল্যে সিরিয়ার জনগণের সাড়ে ১১ শতাংশই নিহত বা আহত হয়েছে। ‘আরব বসন্ত’ নামে পরিচিত স্বৈরাচারবিরোধী তথাকথিত গণ-অভ্যুত্থানের জোয়ার সিরিয়াতেও এসে লাগে ২০১১ সালে। ওই বছরের মার্চ থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় পাঁচ বছরে এই জোয়ারের সুফল না মিললেও এই সময়ে হতাহত হয়েছে বিরাটসংখ্যক জনগোষ্ঠী।\nপ্রতিবেদনে নির্দিষ্ট করে আহত ব্যক্তির সংখ্যা বলা হয়েছে ১৯ লাখ। যুদ্ধ শুরুর আগে ২০১০ সালে সিরিয়ার মানুষের গড় আয়ু যেখানে ছিল ৭০ বছর, সেটাই ২০১৫ সালে নেমে দাঁড়ায় ৫৫ বছর ৪ মাসে। দেশটির অর্থনীতির সার্বিক ক্ষতির পরিমাণও নিতান্ত কম নয়, আনুমানিক ২৫ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার।এসসিপিআরের মতে, নিহত ৪ লাখ ৭০ হাজার লোকের মধ্যে প্রায় ৪ লাখই মারা গেছে যুদ্ধের প্রত্যক্ষ সহিংসতার শিকার হয়ে। বাকি ৭০ হাজার মারা গেছে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধের ঘাটতিতে, সংক্রামক ব্যাধিতে, খাবার ও পানির অভাবে।\nসিরিয়ার গৃহযুদ্ধ ২০১০ সালে শুরু হওয়া আরব বসন্তের বিপ্লবের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়। সিরিয়ান সেনার একটি কঠোর ব্যবস্থার দ্বারা অনুসৃত শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের একটি চেইন হিসেবে ২০১১ সালে শুরু হয়। জুলাই ২০১১ সালে , সেনাবাহিনীর দলত্যাগীরা ফ্রি সিরিয়ান সেনা গঠনের ঘোষণা করেন এবং যুদ্ধ ইউনিট গঠন শুরু হয়। এই বিরোধিতা সুন্নি মুসলমানদের দ্বারা প্রভাবিত হয়, যেখানে নেতৃস্থানীয়রা আলাউয়ি।", "question_text": "সিরিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি কে ?", "answers": [{"text": "বাশার আল-আসাদও", "start_byte": 353, "limit_byte": 391}]} {"id": "1794290517299697804-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের ইউনিয়ন", "passage_text": "\nইউনিয়ন পরিষদ বা ইউনিয়ন হল বাংলাদেশের পল্লী অঞ্চলের সর্বনিম্ন প্রশাসনিক ইউনিট । গ্রাম চৌকিদারি আইনের ১৮৭০ এর অধীনে ১৮৭০ সালে কিছু পল্লী সংস্থা গঠনের উদ্যোগ নেয়া হলে ইউনিয়নের সৃষ্টি হয়। এ আইনের অধীনে প্রতিটি গ্রামে পাহারা টহল ব্যবস্থা চালু করার উদ্দেশ্যে কতগুলো গ্রাম নিয়ে একটি করে ইউনিয়ন গঠিত হয়। ইউনিয়ন গঠনের বিস্তারিত দিকনির্দেশনা লিপিবদ্ধ রয়েছে বেঙ্গল চৌকিদারী ম্যানুয়েলের দ্বিতীয় ও তৃতীয় অণুচ্ছেদে। এই প্রক্রিয়ার বিকাশের মধ্য দিয়ে একটি স্থানীয় সরকার ইউনিটের ধারণার সৃষ্টি হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে এর ভূমিকা নিরাপত্তামূলক কর্মকাণ্ডে সীমাবদ্ধ থাকলে ও পরবর্তী কালে এটিই স্থানীয় সরকারের প্রাথমিক ইউনিটের ভিত্তিরুপে গড়ে উঠে।[1] বাংলাদেশে বর্তমানে ৪৫৬২টি ইউনিয়ন আছে।[2]", "question_text": "বাংলাদেশের ইউনিয়ন পরিষদ কবে গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৭০", "start_byte": 314, "limit_byte": 326}]} {"id": "5706247560032651103-1", "language": "bengali", "document_title": "আলমগীর (অভিনেতা)", "passage_text": "আলমগীরের চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় ১৯৭৩ সালে আমার জন্মভূমি দিয়ে। জিঞ্জীর (১৯৭৮) চলচ্চিত্রে রাজ্জাক ও সোহেল রানার সাথে অভিনয় করে তিনি পরিচিতি লাভ করেন। ১৯৮৫ সালে নিষ্পাপ চলচ্চিত্র দিয়ে তার পরিচালনায় অভিষেক হয়। মা ও ছেলে (১৯৮৫) ছবিতে দীপক চৌধুরী চরিত্রে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে তার প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। পরবর্তীতে অপেক্ষা (১৯৮৭), ক্ষতিপূরণ (১৯৮৯), মরণের পরে (১৯৯০), পিতা মাতা সন্তান (১৯৯১), অন্ধ বিশ্বাস (১৯৯২), দেশপ্রেমিক (১৯৯৪) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে আরও ছয়টি জাতীয় পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯৬ সালে তিনি নির্মাণ করেন নির্মম।", "question_text": "বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালক আলমগীর কবিরের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশে কবে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "১৯৮৫ সালে", "start_byte": 397, "limit_byte": 422}]} {"id": "2451968501121325291-13", "language": "bengali", "document_title": "আলিপুর", "passage_text": "জাতীয় গ্রন্থাগার, জাতীয় গ্রন্থাগার অ্যাভিনিউ, বেলভেডর রোড ও আলিপুর রোডের ধারে একটি বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে অবস্থিত\nআলিপুর পশুশালা, বেলভেডর রোড\nজাতীয় পরীক্ষণালয়, জাজেস কোর্ট রোড\nআলিপুর আবহাওয়া অফিস, জাতীয় গ্রন্থাগার অ্যাভিনিউ\nকেন্দ্রীয় সংশোধনাগার (পূর্বনাম আলিপুর কেন্দ্রীয় কারাগার)\nভবানী ভবন (গোয়েন্দা বিভাগের সদর)\nভারত সরকার টাঁকশাল (পূর্বনাম আলিপুর মিন্ট) ডায়মন্ড হারবার রোড\nএগ্রি-হর্টিকালচারাল গার্ডেন, আলিপুর রোড", "question_text": "আবহাওয়া দপ্তরের অফিসটি কলকাতার কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "আলিপুর", "start_byte": 479, "limit_byte": 497}]} {"id": "5091763437915482713-4", "language": "bengali", "document_title": "পরমাণু", "passage_text": "পরমাণুর ক্ষুদ্রতম কণিকা ইলেকট্রন।১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দে স্যার জে. জে. থমসন সর্বপ্রথম ইলেকট্রনের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন। একটি ইলেকট্রনের আসল ভর অতি সামান্য 9.1085×10−28g। ইলেকট্রনের আধান -1.6×10−19 কুলম্ব । ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঘুর্ণায়মান। ইলেকট্রনকে সাধারণত e প্রতীক দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে ।", "question_text": "পরমাণুর ক্ষুদ্রতম কণিকার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ইলেকট্রন", "start_byte": 66, "limit_byte": 90}]} {"id": "-8649210717047916831-1", "language": "bengali", "document_title": "দেলি সালতানাত", "passage_text": "আচেহর শাসক ১৫শ শতাব্দীর মধ্যভাগে ইসলাম গ্রহণ করেন।[1] আলি মুগায়াত শাহ আচেহ সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি ১৫২০ খ্রিষ্টাব্দে উত্তর সুমাত্রায় তার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য অভিযান শুরু করেন।[2] সুলতান ইসকান্দার মুদা তার অভিযানের মাধ্যমে আচেহর সীমানা বৃদ্ধি করেন। ১৬১২ খ্রিষ্টাব্দে দেলি পরাজিত হয় এবং আচেহর অন্তর্গত হয়। ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দে ডাচদের হস্তক্ষেপের পরের বছর ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাথে সন্ধি হয় যা আচেহ ও সিয়াকের কাছ থেকে দেলির স্বাধীনতা স্বীকার করতে সহায়তা করে। এটি বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার অংশ। মেদানের ইতিহাসে সালতানাত প্রতীক হিসেবে টিকে রয়েছে।", "question_text": "আচেহ সালতানাতের সর্বপ্রথম সুলতান কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আলি মুগায়াত শাহ", "start_byte": 140, "limit_byte": 184}]} {"id": "784477677189639965-0", "language": "bengali", "document_title": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস", "passage_text": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস ঠিক কবে থেকে শুরু তা সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায়নি। ১৮৯৫ সালের ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে প্যারিস শহরে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয় তাদের তৈরী দশটি ছোট ছোট চলচ্চিত্র প্রথমবারের জন্য বাণিজ্যিকভাবে প্রদর্শন করেন। চলমান ছবিকে প্রজেকশন বা অভিক্ষেপনের মাধ্যমে প্রথম সফলভাবে প্রদর্শনের নিদর্শন হিসাবে এই তারিখটিকেই গণ্য করা হয়। চলমান ছবিকে ক্যামেরার সাহায্যে গ্রহণ এবং প্রদর্শনের পূর্ববর্তী কিছু নজির থাকলেও হয় তার গুণমান ছিল নিম্ন নয়ত সেগুলোর কোনোটাই ‘লুমিয়ের সিনেমাটোগ্রাফ’-এর মত বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। এই ঘটনার পরে পরেই সারা বিশ্ব জুড়ে প্রচুর ফিল্ম প্রোডাকশন কোম্পানি তৈরী হয়ে যায় আর মাত্র এক দশকের মধ্যেই চলচ্চিত্র তার অভিনবত্ত্ব কাটিয়ে উঠে এক বিশাল সর্বজনীন বিনোদনশিল্পে পরিণত হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম চলচ্চিত্র পরিচালক কে ?", "answers": [{"text": "লুমিয়ের", "start_byte": 306, "limit_byte": 330}]} {"id": "-3676578335551292355-27", "language": "bengali", "document_title": "ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অফ নিউ ইয়র্ক", "passage_text": "উইলিয়ামস (২০১৮– )", "question_text": "যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের বর্তমান (২০১৯) সভাপতি কে ?", "answers": [{"text": "উইলিয়ামস", "start_byte": 0, "limit_byte": 27}]} {"id": "7809383243340572376-9", "language": "bengali", "document_title": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত", "passage_text": "মধুসূদন দত্ত নাট্যকার হিসেবেই প্রথম বাংলা সাহিত্যের অঙ্গনে পদার্পণ করেন। রামনারায়ণ তর্করত্ন বিরচিত 'রত্নাবলী' নাটকের ইংরেজি অনুবাদ করতে গিয়ে তিনি বাংলা নাট্যসাহিত্যে উপযুক্ত নাটকের অভাব বোধ করেন। এই অভাব পূরণের লক্ষ্য নিয়েই তিনি নাটক লেখায় আগ্রহী হয়েছিলেন। ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি রচনা করেন ‘শর্মিষ্ঠা' নাটক। এটিই প্রকৃত অর্থে বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক নাটক। ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি রচনা করেন দুটি প্রহসন, যথা: 'একেই কি বলে সভ্যতা' এবং 'বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ' এবং পূর্ণাঙ্গ 'পদ্মাবতী' নাটক। পদ্মাবতী নাটকেই তিনি প্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দ ব্যবহার করেন। ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি অমিত্রাক্ষরে লেখেন 'তিলোত্তমাসম্ভব' কাব্য। এরপর একে একে রচিত হয় 'মেঘনাদ বধ কাব্য' (১৮৬১) নামে মহাকাব্য, 'ব্রজাঙ্গনা' কাব্য (১৮৬১), 'কৃষ্ণকুমারী' নাটক (১৮৬১), 'বীরাঙ্গনা' কাব্য (১৮৬২), চতুর্দশপদী কবিতা (১৮৬৬)।", "question_text": "মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা প্রথম নাটকের নাম কী ?", "answers": [{"text": "শর্মিষ্ঠা", "start_byte": 800, "limit_byte": 827}]} {"id": "-6220420306282752581-2", "language": "bengali", "document_title": "দেবশ্রী রায়", "passage_text": "দেবশ্রী রায় এর জন্ম, বেড়ে ওঠা কলকাতায়। তার পিতার নাম বীরেন্দ্র কিশোর রায় এবং মায়ের নাম আরতি রায়। ১৯৬৯ সনে তিনি প্রথম \"বালক গদাধর\" নামে একটি চলচিত্রে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেন, যার পরিচালক ছিলেন হরিময় সেন। তিনি কলকাতার এ পি জে ,পার্ক স্ট্রীট শাখার স্কুলের ছাত্রী ছিলেন, যদিও নাচের প্রতি অত্যধিক ঝোঁক থাকার কারণে বেশিদূর এগোতে পারেন নি। তার ডাক নাম চুমকি।", "question_text": "দেবশ্রী রায়ের মায়ের নাম কি ?", "answers": [{"text": "আরতি রায়", "start_byte": 242, "limit_byte": 267}]} {"id": "9099268636899707207-4", "language": "bengali", "document_title": "ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর", "passage_text": "সফদারজং বিমানবন্দর ১৯৩০ সালে নির্মিত হয়েছিল এবং ১৯৬২ সাল পর্যন্ত এটি দিল্লির প্রধান বিমানবন্দর ছিল। [14] সফদারজং বিমানবন্দরে যাত্রীবাহী উড়ান বৃদ্ধির ফলে ১৯৬২ সালে বেসামরিক উড়ানগুলি পালাম বিমানবন্দরে স্থানান্তরিত হয় (পরবর্তীতে এটির নামকরণ করা হয় আইজিআইএ)। [14] পালাম বিমানবন্দরটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তৈরী হয়েছিল রয়েল এয়ার ফোর্স স্টেশন পালাম নামে এবং ব্রিটিশ শাসন অবসানের পর, এটি ভারতীয় বিমানবাহিনীর জন্য একটি বিমান বাহিনী স্টেশন হিসেবে কাজ করত। প্রতি ঘন্টায় পালাম বিমানবন্দরের প্রায় ১,৩০০ জন যাত্রী পরিবহণের ক্ষমতা ছিল। [14] ১৯৭০ এর দশকে বিমানের গমনাগমন বৃদ্ধির ফলে পুরনো পালাম টার্মিনালের প্রায় চার গুণ এলাকা নিয়ে একটি অতিরিক্ত টার্মিনাল নির্মাণ করা হয়। ২রা মে, ১৯৮৬ সালে একটি নতুন আন্তর্জাতিক টার্মিনাল (টার্মিনাল ২) এর উদ্বোধন করার পর বিমানবন্দরটিকে ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আইজিআইএ) নামে নামকরণ করা হয়। [14]", "question_text": "ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বা পালাম বিমানবন্দরটি কবে তৈরী হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৩০ সালে", "start_byte": 53, "limit_byte": 78}]} {"id": "6234187910164121826-0", "language": "bengali", "document_title": "মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব", "passage_text": "\n\nভৌত বিশ্বতত্ত্বে মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে প্রদত্ত একটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব। এই তত্ত্বের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো কোন ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার পরিবর্তে একটি বিশেষ মুহূর্তে মহাবিশ্বের উদ্ভব। এই তত্ত্ব বলে আজ থেকে প্রায় ১৩.৭৫ বিলিয়ন বছর পূর্বে এই মহাবিশ্ব একটি অতি ঘন এবং উত্তপ্ত অবস্থা থেকে সৃষ্টি হয়েছিল। বিজ্ঞানী এডুইন হাবল প্রথম বলেন, দূরবর্তী ছায়াপথসমূহের বেগ সামগ্রিকভাবে পর্যালোচনা করলে দেখা যায় এরা পরষ্পর দূরে সরে যাচ্ছে অর্থাৎ মহাবিশ্ব ক্রমশ সম্প্রসারিত হচ্ছে। আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্বের ফ্রিদমান-ল্যমেত্র্‌-রবার্টসন-ওয়াকার মেট্রিক অনুসারে এটি ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই তত্ত্বসমূহের সাহায্যে অতীত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সমগ্র মহাবিশ্ব একটি সুপ্রাচীন বিন্দু অবস্থা থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। এই অবস্থায় সকল পদার্থ এবং শক্তি অতি উত্তপ্ত এবং ঘন অবস্থায় ছিল। কিন্তু এ অবস্থার আগে কী ছিল তা নিয়ে পদার্থবিজ্ঞানীদের মধ্যে কোন ঐকমত্য নেই। অবশ্য সাধারণ আপেক্ষিকতা এর আগের সময়ের ব্যাখ্যার জন্য মহাকর্ষীয় অদ্বৈত বিন্দু (সিংগুলারিটি) নামক একটি শব্দের প্রস্তাব করেছে।", "question_text": "মহাবিশ্বের সৃষ্টি কবে হয় ?", "answers": [{"text": "আজ থেকে প্রায় ১৩.৭৫ বিলিয়ন বছর পূর্বে", "start_byte": 591, "limit_byte": 694}]} {"id": "-404074055652315945-10", "language": "bengali", "document_title": "সিরিয়া আরব রাজতন্ত্র", "passage_text": "১৯২০ এর জানুয়ারিতে ফয়সালকে ফ্রান্সের সাথে চুক্তিতে বাধ্য করা হয়। এতে শর্ত ছিল যে যতদিন শুধুমাত্র ফরাসি সরকার উপদেষ্টা, পরামর্শদাতা ও প্রযুক্তিগত সরবরাহ করার সুযোগ পাবে ততদিন ফ্রান্স সিরিয়া রাষ্ট্রের অস্তিত্ব মেনে নেবে এবং এতে সৈন্য সমাবেশ করবে না।[6]:167 এধরনের সমঝোতা ফয়সালের তীব্র ফরাসি বিরোধী ও স্বাধীনচেতা সমর্থকরা সমর্থন করেনি। তারা ফয়সালকে চুক্তি থেকে ফিরে আসতে চাপ প্রয়োগ করে। ফলে ফয়সাল চুক্তি অমান্য করেন। এরপর ফরাসি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র আক্রমণ শুরু হয় এবং সিরিয়ান কংগ্রেস ১৯২০ সালের মার্চে অধিবেশন আহ্বান করে ফয়সালকে সিরিয়ার বাদশাহ, হাশিম আল-আতাসসিকে প্রধানমন্ত্রী এবং ইউসুফ আল-আজমাকে যুদ্ধমন্ত্রী ও চীফ অব স্টাফ হিসেবে নিযুক্ত করে আনুষ্ঠানিকভাবে সিরিয়া আরব রাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা ঘোষণা করে।", "question_text": "সিরিয়া আরব রাজতন্ত্রের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ?", "answers": [{"text": "হাশিম আল-আতাসসি", "start_byte": 1500, "limit_byte": 1541}]} {"id": "5489067990214467888-20", "language": "bengali", "document_title": "আল-আকসা মসজিদ", "passage_text": "১৯৮০ এর দশকে গুশ এমুনিম আন্ডারগ্রাউন্ড নামক সংগঠনের সদস্য বেন শোশান ও ইয়েহুদা এতজায়ন আল-আকসা মসজিদ ও কুব্বাত আস সাখরা উড়িয়ে দেয়ার পরিকল্পনা করেন। এতজায়ন বিশ্বাস করতেন যে স্থাপনা দুটি উড়িয়ে দিলে তা ইসরায়েলের আধ্যাত্বিক জাগরনে ভূমিকা রাখবে এবং ইহুদি জনগণের সকল সমস্যা সমাধান করবে। তারা এও ধারণা করতেন যে তৃতীয় মন্দির মসজিদের স্থানে নির্মিত হতে হবে।[73][74] প্রথম ইন্তিফাদা চলার সময় ১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ জানুয়ারি ইসরায়েলি সেনারা মসজিদের বাইরে বিক্ষোভকারীদের উপর রাবার বুলেট ও টিয়ার গ্যাস ছোড়ে এবং এতে ৪০ জন মুসল্লি আহত হয়।[75][76] ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দের ৮ অক্টোবর দাঙ্গায় ইসরায়েলি সীমান্ত পুলিশ কর্তৃক ২২ জন ফিলিস্তিনি নিহত ও ১০০ জনের বেশি আহত হয়। টেম্পল মাউন্ট ফেইথফুল নামক ইহুদি ধর্মীয় গোষ্ঠী তৃতীয় মন্দিরের ভিত্তি স্থাপন করতে যাচ্ছে ঘোষণা করলে এই প্রতিবাদ শুরু হয়েছিল।[77][78][79]", "question_text": "সর্বপ্রথম ইন্তিফাদা কত সালে শুরু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৮৮", "start_byte": 1033, "limit_byte": 1045}]} {"id": "-1538230486345719344-1", "language": "bengali", "document_title": "রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "১৯০২ সালের ৬ই মার্চে, মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব হিসেবে এই ক্লাবটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রতিষ্ঠার শুরু হতেই এই ক্লাবটি তাদের ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে সাদা রঙের পোশাক পরিধান করছে। রিয়াল শব্দটি স্পেনীয় শব্দ রয়্যাল হতে আগত। ১৯২০ সালে ত্রয়োদশ আলফনসো-এর পরিহিত রাজকীয় মুকুট এই ক্লাবের প্রতীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ক্লাবটি ১৯৪৭ সাল হতে ৮১,০৪৪ ধারণক্ষমতাসম্পন্ন মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে তাদের সকল হোম ম্যাচ খেলছে। অধিকাংশ ইউরোপীয় ক্রীড়া ক্লাবের বিপরীতে, রিয়াল মাদ্রিদের সদস্যগণ (সসিওস) তাদের ইতিহাস জুড়ে এই ক্লাবটির মালিকানায় ছিল এবং এটি পরিচালনা করেছে।", "question_text": "রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাবটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯০২ সালের ৬ই মার্চে", "start_byte": 0, "limit_byte": 54}]} {"id": "-981248442377505718-0", "language": "bengali", "document_title": "শেখ মুজিবুর রহমান", "passage_text": "শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ মার্চ ১৯২০ - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ও ভারতীয় উপমহাদেশের একজন অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি বাঙালীর অধিকার রক্ষায় ব্রিটিশ ভারত থেকে ভারত বিভাজন আন্দোলন এবং পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব প্রদান করেন। প্রাচীন বাঙ্গালি সভ্যতার আধুনিক স্থপতি হিসাবে শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলাদেশের জাতির জনক বা জাতির পিতা বলা হয়ে থাকে। তিনি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের সভাপতি, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি এবং পরবর্তীতে এদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। জনসাধারণের কাছে তিনি শেখ মুজিব এবং শেখ সাহেব হিসাবে বেশি পরিচিত এবং তার উপাধি বঙ্গবন্ধু। তার কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বর্তমান সভানেত্রী এবং বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।", "question_text": "শেখ মুজিবুর রহমান কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৭ মার্চ ১৯২০", "start_byte": 49, "limit_byte": 84}]} {"id": "-2488135216239958214-0", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সম্রাট", "passage_text": "মুঘল সম্রাটরা, ১৬ শতকের শুরু থেকে ১৯ শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত ভারতীয় উপমহাদেশে মুঘল সাম্রাজ্যের শাসন করেন। তাদের সাম্রাজ্য মূলত আধুনিক ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশ নিয়ে গঠিত ছিল। মুঘলরা মধ্য এশিয়ার তৈমুর বংশের উত্তর পুরুষ। এই সাম্রাজ্য ১৮ শতকে দুর্বল হয়ে পড়ে। ব্রিটিশ শাসকর কর্তৃক ১৮৫৭ সালে সর্বশেষ মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ কে ক্ষমতাচ্যুত করার মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের অবসান ঘটে। [1] মুঘলরা একই সাথে তৈমুর লং এবং চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন। মুঘলদের ভিতরে বেশ কিছু সংখ্যক রাজপুত এবং পারস্যদেশীয় সদস্য ছিল। কারণ অনেক মুঘল সম্রাট পারস্যদেশীয় রাজকন্যা অথবা রাজপুত রাজকন্যাদের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[2][3] শুধুমাত্র মুঘল সম্রাট বাবর এবং হুমায়ুন ছিলেন প্রকৃত মধ্য এশীয়। আকবর ছিলেন অর্ধেক ইরানি কারণ তার মা ছিলেন পারস্য বংশোদ্ভূত। জাহাঙ্গীর ছিলেন একজন অর্ধ রাজপুত এবং আংশিক পারস্যদেশীয়। সম্রাট জাহাঙ্গীর ছিলেন এক তৃতীয়াংশ রাজপুত।[4]\nতারা ভারতীয় উপমহাদেশের একটি বিরাট অংশ জুড়ে তাদের সাম্রাজ্যর বিস্মৃত ছিল। তাদের সাম্রাজ্যের পরিধি বাংলা থেকে কাবুল এবং পশ্চিমের সিন উত্তরের কাশ্মীর এবং দক্ষিণে কাবেরী পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।[5] সেই সময় এই বিশাল এলাকার জনসংখ্যা ছিল ১১০ থেকে ১৫০ মিলিয়ন। এই জনসংখ্যা তখনকার পৃথিবীর এক চতুর্থাংশ। মুঘল সম্রাট সাম্রাজ্যের বিস্তৃতি ছিল ৪ মিলিয়ন বর্গকিলোমিটার অথবা ১.২ মিলিয়ন বর্গ মাইল। [6]", "question_text": "মুঘল সাম্রাজ্যের সর্বশেষ সম্রাট কে ?", "answers": [{"text": "দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ", "start_byte": 875, "limit_byte": 931}]} {"id": "-2421424589381694601-0", "language": "bengali", "document_title": "গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেল", "passage_text": "গ্রেগর জোহান মেন্ডেল (German: Gregor Johann Mendel) (জুলাই ২০, ১৮২২ [1] - জানুয়ারি ৬, ১৮৮৪) একজন অস্ট্রিয়ার ধর্মযাজক ছিলেন। তিনি তার গির্জার বাগানে মটরশুঁটি উদ্ভিদ নিয়ে দীর্ঘদিন গবেষণা করে, বংশগতির দুইটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র প্রকাশ করেন, যা এখনো যথাযথ আছে। তাকে বংশগতিবিদ্যার জনক বলা হয়।", "question_text": "বংশগতির জনক কে ?", "answers": [{"text": "গ্রেগর জোহান মেন্ডেল", "start_byte": 0, "limit_byte": 56}]} {"id": "6113174093696516874-1", "language": "bengali", "document_title": "চট্টগ্রাম জেলা", "passage_text": "চট্টগ্রাম জেলার মোট আয়তন ৫,২৮৩ বর্গ কিলোমিটার।[1] আয়তনের দিক থেকে এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা।", "question_text": "বাংলাদেশের চট্টগ্রামের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "৫,২৮৩ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 70, "limit_byte": 124}]} {"id": "-8351321274741898521-100", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "এইসব সোভিয়েত সাফল্যের জবাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭০ সালের মধ্যে একজন মানুষকে চাঁদে পদার্পণ করানোর উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা হাতে নেয়। ১৯৬৮ সালে মার্কিন মহাকাশযান অ্যাপোলো ৮ প্রথমবারের মত চাঁদ প্রদক্ষিণ করে। মার্কিনীদের মূল পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত ১৯৬৯ সালে বাস্তবায়িত হয়। সেবছর ২১শে জুলাই অ্যাপোলো ১১ মিশনের অংশ হিসেবে মার্কিন নভোচারী নিল আর্মস্ট্রং প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে অবতরণ করেন ও চন্দ্রপৃষ্ঠে পায়চারি করেন। তার সাথে দ্বিতীয় মানুষ হিসেবে বাজ অলড্রিনও চাঁদে পদার্পণ করেন।", "question_text": "বিশ্বের কোন দেশের বিজ্ঞানীরা সর্বপ্রথম মহাশূন্যে যাত্রা করেন ?", "answers": [{"text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র", "start_byte": 79, "limit_byte": 137}]} {"id": "-5328846781271327833-8", "language": "bengali", "document_title": "সত্যজিৎ রায়", "passage_text": "এ ছবি বানানোর জন্য সত্যজিৎ কিছু পূর্ব-অভিজ্ঞতাবিহীন কুশলীকে একত্রিত করেন, যদিও তাঁর ক্যামেরাম্যান সুব্রত মিত্র ও শিল্প নির্দেশক বংশী চন্দ্রগুপ্ত দুজনেই পরবর্তীকালে নিজ নিজ ক্ষেত্রে খ্যাতিলাভ করেন। এ ছাড়া ছবির বেশির ভাগ অভিনেতাই ছিলেন শৌখিন। ১৯৫২ সালের শেষ দিকে সত্যজিৎ তার নিজের জমানো পয়সা খরচ করে দৃশ্যগ্রহণ শুরু করেন। তিনি ভেবেছিলেন প্রাথমিক দৃশ্যগুলো দেখার পরে হয়ত কেউ ছবিটিতে অর্থলগ্নি করবেন। কিন্তু সে ধরনের আর্থিক সহায়তা মিলছিল না। পথের পাঁচালী-র দৃশ্যগ্রহণ তাই থেমে থেমে অস্বাভাবিকভাবে প্রায় দীর্ঘ তিন বছর ধরে সম্পন্ন হয়। কেবল তখনই দৃশ্যগ্রহণ করা সম্ভব হত যখন সত্যজিৎ বা নির্মাণ ব্যবস্থাপক অনিল চৌধুরী প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান করতে পারতেন। শেষ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ সরকারের থেকে ঋণ নিয়ে ১৯৫৫ সালে ছবিটি নির্মাণ সম্পন্ন হয় ও সে বছরই এটি মুক্তি পায়। মুক্তি পাওয়ার পর পরই ছবিটি দর্শক-সমালোচক সবার অকুণ্ঠ প্রশংসা লাভ করে ও বহু পুরস্কার জিতে নেয়। ছবিটি বহুদিন ধরে ভারতে ও ভারতের বাইরে প্রদর্শিত হয়। ছবিটি নির্মাণের সময় অর্থের বিনিময়ে চিত্রনাট্য বদলের জন্য কোন অনুরোধই সত্যজিৎ রাখেননি। এমনকি ছবিটির একটি সুখী সমাপ্তির (যেখানে ছবির কাহিনীর শেষে অপুর সংসার একটি “উন্নয়ন প্রকল্পে” যোগ দেয়) জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অনুরোধও তিনি উপেক্ষা করেন। [10]", "question_text": "সত্যজিৎ রায় পরিচালিত পথের পাঁচালি বাংলা চলচ্চিত্রটি কোন সালে মুক্তি পেয়েছিলো ?", "answers": [{"text": "১৯৫৫", "start_byte": 1876, "limit_byte": 1888}]} {"id": "7417607240369654267-34", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "কুরআন শরীফ (القرآن) মুসলমানদের নিকট পবিত্র ধর্মগ্রন্থ।[58]\n“কুরান” বা “কুরআন” শব্দটি আরবী শব্দ, এই শব্দের উতপত্তি ও অর্থ নিয়ে বিশেষজ্ঞ আলেমদের মাঝে মতপার্থক্য আছে। কারো কারো মতে কুরান শব্দটি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি অবতীর্ন কিতাবের “আলাম” বা নির্ধারিত নাম, যেমন তাওরাত, ইঞ্জিল, যাবুর দ্বারা নির্ধারিত তিনটি পৃথক পৃথক কিতাব বুঝানো হয়ে থাকে, কুরান দ্বারাও ঠিক তেমনি একটি নির্ধারিত কিতাব বুঝানো হয়ে থাকে। এই হিসাবে শব্দটি –আরবী ব্যকরন রীতি অনুযায়ী- অন্য কোন উতস-শব্দ থেকে “মুশতাক” বা উদ্ভুত শব্দ নয়। ইমাম শাফী র. এর মত এটা। \nআবার অন্য আলেমের মত এই যে, কুরান শব্দটি তার উতস-শব্দ থেকে “মুশতাক” বা উদ্ভুত একটি শব্দ। যারা এই মত প্রকাশ করেন তারা আবার কুরানের উতস-মুল বা মুল শব্দ নির্ধারনে ভিন্ন ভিন্ন মত প্রদান করেছেনঃ কারো মতে কুরান শব্দটি আরবী “কারান” থেকে উদ্ভুত যার অর্থ যুক্ত করা, যেহেতু কুরানে বিভিন্ন আয়াত, সুরা একে অপরের সাথে যুক্ত তাই একে “কুরান” বলা হয়ে থাকে। আবার কারো মতে মুল শব্দ “কারান” নয়, বরং মুল শব্দ হচ্ছে “করায়া” যার অর্থ পড়া, এখানে আরবী ভাষার রীতি অনুযায়ি পড়া দ্বারা পঠিত গ্রন্থ বা কিতাবকে বুঝানো হয়েছে । কুরানের এই শেষোক্ত অর্থই বেশী পরিচিত -অর্থাৎ কুরানের শাব্দিক অর্থ “পঠিত কিতাব”। [59] “কুরান আল্লাহর কালাম, যা তার রাসুলের উপর অবতীর্ন হয়েছে, যার অনুরুপ কুরান পেশ করতে সবাই অক্ষম, যার তেলাওয়াত ইবাতাদ, যা “মুতাওয়াতির” বা অকাট্যভাবে বর্নিত, যা মুসহাফে লিখিত, যার শুরু হয়েছে সুরা ফাতিহা দিয়ে আর শেষ হয়েছে সুরা নাসের মাধ্যমে”। ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের(সাঃ) নিকট অবতীর্ণ হয়। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি বা ৬,৬৬৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[60][61][62][63] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরয়ানের যে আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে তা হল:", "question_text": "ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআনে সর্বমোট কতগুলো আয়াত আছে ?", "answers": [{"text": "৬,২৩৬ টি", "start_byte": 4057, "limit_byte": 4077}]} {"id": "1243479285016270340-16", "language": "bengali", "document_title": "পৃষ্ঠটান", "passage_text": "পৃষ্ঠটানকে সাধারণত γ (গ্রিক অক্ষর গামা) চিহ্ন দ্বারা প্রকাশ করা হয় এবং এর পরিমাপ হয় ‘বল প্রতি একক দৈর্ঘ্য’ দিয়ে। এর এসআই একক হল নিউটন প্রতি মিটার, তবে সিজিএস পদ্ধতিতে ডাইন প্রতি সেমি এককটিও ব্যবহার করা হয়।\n\n\n\n\nγ\n=\n1\n\n\n\n\nd\ny\nn\n\n\nc\nm\n\n\n\n=\n1\n\n\n\n\ne\nr\ng\n\n\nc\n\nm\n\n2\n\n\n\n\n\n=\n1\n\n\n\n\nm\nN\n\nm\n\n\n=\n0.001\n\n\n\nN\nm\n\n\n=\n0.001\n\n\n\nJ\n\nm\n\n2\n\n\n\n\n\n\n{\\displaystyle \\gamma =1~\\mathrm {\\frac {dyn}{cm}} =1~\\mathrm {\\frac {erg}{cm^{2}}} =1~\\mathrm {\\frac {mN}{m}} =0.001~\\mathrm {\\frac {N}{m}} =0.001~\\mathrm {\\frac {J}{m^{2}}} }\n\n", "question_text": "পৃষ্ঠটানকে কোন চিহ্ন দ্বারা প্রকাশ করা হয় ?", "answers": [{"text": "γ", "start_byte": 53, "limit_byte": 55}]} {"id": "-8517251110631232805-5", "language": "bengali", "document_title": "১৯৭১ সালের অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার", "passage_text": "এই মন্ত্রিপরিষদ এবং এমএনএ ও এমপিএ-গণ ১০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি করে সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা করেন। সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপরাষ্ট্রপতি এবং বঙ্গন্ধুর অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করা হয়। তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী,ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী,খন্দকার মোশতাক আহমেদ ও এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য নিয়োগ করা হয়। ১১ এপ্রিল এম এ জি ওসমানীকে প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন ১১ এপ্রিল বাংলাদেশ বেতারে মন্ত্রিপরিষদ গঠনের ঘোষণা দিয়ে ভাষণ প্রদান করেন। [8][10]", "question_text": "বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার বা মুজিবনগর সরকারের সময় রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান", "start_byte": 123, "limit_byte": 198}]} {"id": "5439420551665433130-8", "language": "bengali", "document_title": "হৃৎপিণ্ড", "passage_text": "মানব হৃৎপিন্ড ৪টি মূল প্রকোষ্ঠে বিভক্ত, ডান অলিন্দ ও ডান নিলয় এবং বাম অলিন্দ ও বাম নিলয় । অলিন্দদ্বয় আন্তঅলিন্দ দেয়াল এবং নিলয়দ্বয় আন্তনিলয় দেয়াল দ্বারা পৃথক থাকলেও ডান অলিন্দ ও ডান নিলয়ের মাঝে ট্রাইকাস্পিড কপাটিকা এবং বাম অলিন্দ ও বাম নিলয়ের মাঝে বাইকাস্পিড কপাটিকার মাধ্যমে একমুখী সংযোগ বিদ্যমান ।", "question_text": "মানবদেহের হৃৎপিণ্ডের মোট কয়টি প্রকোষ্ঠ থাকে ?", "answers": [{"text": "৪", "start_byte": 38, "limit_byte": 41}]} {"id": "-328560257291102616-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার কোন দেশে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "ব্যাবিলনে", "start_byte": 1032, "limit_byte": 1059}]} {"id": "-2176165922485353169-11", "language": "bengali", "document_title": "দিল্লি", "passage_text": "১৭৫৭ সালে আফগান শাসক আহমদ শাহ দুরানি দিল্লি দখল করেন। তিনি একজন মুঘল অনুগামী শাসককে নামমাত্র ক্ষমতা প্রদান করে আফগানিস্তানে ফিরে যান। ১৭৫৮ সালে মারাঠারা পুনরায় দিল্লি দখল। ১৭৬১ সালে পানিপতের তৃতীয় যুদ্ধে মারাঠাদের পরাজয় পর্যন্ত দিল্লি তাঁদেরই দখলে ছিল। এরপর আহমদ শাহ দুরানি আবার দিল্লি দখল করেন।[62] যদিও ১৭৭১ সালে মারাঠা শাসক মহদজি সিন্ধে দিল্লি দখল করে দিল্লিকে করদ রাজ্যে পরিণত করেন এবং ১৭৭২ সালে মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমকে অনুগামী শাসক হিসেবে দিল্লির সিংহাসনে অভিষিক্ত করেন।[63] ১৭৮৩ সালে বাঘেল সিং-এর অধীনে শিখরা দিল্লি ও লাল কেল্লা দখল করেন। কিন্তু একটি চুক্তির বলে শিখরা লাল কেল্লার অধিকার পরিত্যাগ করে এবং শাহ আলমকেই সম্রাট হিসেবে স্থাপন করে। ১৮০৩ সালে দ্বিতীয় ইঙ্গ-মারাঠা যুদ্ধের সময় ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাহিনী দিল্লির যুদ্ধে মারাঠা বাহিনীকে পরাজিত করে।[64] সিপাহি বিদ্রোহের সময় দিল্লি অবরোধ নামে পরিচিত এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর দিল্লি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীনে আসে। ১৮৫৮ সালে এই শহরটি ব্রিটিশ সরকারের প্রত্যক্ষ শাসনাধীনে আসে। দিল্লিকে পাঞ্জাব প্রদেশের একটি জেলায় পরিণত করা হয়।[15] ১৯১১ সালে ঘোষণা করা হয় যে, ভারতের ব্রিটিশ অধিকৃত অঞ্চলগুলির রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরিত করা হবে।[65] ১৯২৭ সালে ‘নতুন দিল্লি’ নামটি দেওয়া হয় এবং নতুন রাজধানী উদ্বোধন করা হয় ১৯৩১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি। নতুন দিল্লি, যেটি ‘লুটিয়েন’স দিল্লি’ নামেও পরিচিত,[66] সেটিকেই ১৯৪৭ সালের ১৫ অগস্ট ভারতের স্বাধীনতার সময় ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ঘোষণা করা হয়।[67]", "question_text": "কত সালে ভারতবর্ষের রাজধানী নতুন দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১১", "start_byte": 2727, "limit_byte": 2739}]} {"id": "7118578672599252291-10", "language": "bengali", "document_title": "রসায়নের সময়কাল", "passage_text": "জাবির ইবনে হাইয়ান যিনি গিবর নামে ইংরেজদের কাছে সমধিক পরিচিত, একজন আরব/পারস্যীয় রসায়নবিদ, তাকে অনেকেই রসায়নশাস্ত্রের জনক অভিধায় ভূষিত করেন।[10][11][12] তিনি রসায়নের প্রথম দিকের পরীক্ষামূলক পদ্ধতিগুলো আবিষ্কার করেন। তিনি হাইড্রোক্লোরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড, সাইট্রিক এসিড, এসিটিক এসিড, টারটারিক এসিড, একোয়া রিজিয়াসহ কতিপয় এসিড বা অম্ল সংশ্লেষণ করতে সক্ষম হন।\",[13]", "question_text": "রসায়নের জনক কে ?", "answers": [{"text": "জাবির ইবনে হাইয়ান", "start_byte": 0, "limit_byte": 50}]} {"id": "-7745662268738010333-11", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "এই সব দাবির প্রেক্ষাপটে সমস্যা সমাধানের লক্ষে ১৯৩১ সালের ২ এপ্রিল কংগ্রেস কর্মসমিতি একটি সাত সদস্যের পতাকা সমিতি গঠন করে। \"পতাকায় ব্যবহৃত তিনটি রং নিয়ে আপত্তি আছে; কারণ এই রংগুলি সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে চিহ্নিত\" – এই মর্মে একটি প্রস্তাব পাস হয়। কিন্তু এই সকল অপ্রাতিষ্ঠিনিক আলাপ-আলোচনার ফলস্রুতিটি হয় অভাবনীয়। পতাকায় একটিমাত্র রং হলদেটে কমলা রাখা হয় এবং উপরের দণ্ডের দিকে চরকার চিত্র খচিত হয়। পতাকা সমিতি এই পতাকাটির প্রস্তাব রাখলেও, সমগ্র প্রকল্পে সাম্প্রদায়িক ভাবধারার প্রতিফলন ঘটেছে মনে করে, কংগ্রেস এই পতাকা গ্রহণ থেকে বিরত থাকে। \n\nপরে ১৯৩১ সালের করাচি কংগ্রেস অধিবেশনে পতাকা সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রস্তাবটি পাস হয়। পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া অঙ্কিত একটি ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা গৃহীত হয়। এই পতাকায় আনুভূমিক গেরুয়া, সাদা ও সবুজের মধ্যস্থলে একটি চরকা খচিত ছিল। গেরুয়া ত্যাগ; সাদা সত্য ও শান্তি এবং সবুজ বিশ্বাস ও প্রগতির প্রতীক তথা চরকা ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবন ও দেশবাসীর শ্রমশীলতার প্রতীক হিসেবে গৃহীত হয়।[4]", "question_text": "ভারতের জাতীয় পতাকার সবুজ রংটি কীসের প্রতীক ?", "answers": [{"text": "বিশ্বাস ও প্রগতির", "start_byte": 2150, "limit_byte": 2197}]} {"id": "-6234689833658532940-1", "language": "bengali", "document_title": "যিশু", "passage_text": "যিশু[lower-alpha 1] (৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ?-৩০ খ্রিস্টাব্দ?) ছিলেন একজন ইহুদি ধর্মপ্রচারক,[1] যিনি খ্রিস্টধর্মের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য হন।[2][3] তিনি নাসরতের যিশু নামেও অভিহিত হন।[lower-alpha 2] যিশুকে প্রদত্ত উপাধি 'খ্রিস্ট' থেকে খ্রিস্টধর্মের নামকরণ করা হয়েছে। খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করেন, যিশু ইশ্বরের পুত্র এবং বাইবেলের পুরাতন নিয়মে পূর্বব্যক্ত মসিহ যার আগমন নতুন নিয়মে পুনর্ব্যক্ত হয়েছে।[2][3]", "question_text": "যিশু খ্রিস্টের জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ?", "start_byte": 29, "limit_byte": 82}]} {"id": "7994202702504924369-2", "language": "bengali", "document_title": "পিরামিড", "passage_text": "পিরামিড পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তম আশ্চর্যের একটি। প্রাচীন মিশর শাসন করতেন ফিরাউনরা (প্রাচীন মিশরীয় শাসক বা রাজাদের ফিরাউন (Pharaoh) বলা হতো)। তাদেরকে কবর বা সমাধী দেয়ার জন্যই পিরামিড নির্মান করা হতো। মিসরে ছোটবড় ৭৫টি পিরামিড আছে। সবচেয়ে বড় এবং আকর্ষনীয় হচ্ছে গিজা'র পিরামিড যা খুফু'র পিরামিড হিসেবেও পরিচিত। এটি তৈরি হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ বছর আগে। এর উচ্চতা প্রায় ৪৮১ ফুট। এটি ৭৫৫ বর্গফুট জমির উপর স্থাপিত। এটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল প্রায় ২০ বছর এবং শ্রমিক খেটেছিল আনুমানিক ১ লাখ। পিরামিডটি তৈরি করা হয়েছিল বিশাল বিশাল পাথর খন্ড দিয়ে। পাথর খন্ডের এক একটির ওজন ছিল প্রায় ৬০ টন, আর দৈর্ঘ্য ছিল ৩০ থেকে ৪০ ফুটের মত। এগুলো সংগ্রহ করা হয়েছিল দূর দুরান্তের পাহাড় থেকে। পাথরের সাথে পাথর জোড়া দিয়ে পিরামিড তৈরি করা হত। চার হাজারের বছরের পুরানো এক সমাধিতে অঙ্কিত এক চিত্রে দেখা যায় এক বিশাল স্তম্ভকে স্লেজে করে সরানো হচ্ছে; অনেক মানুষ রশি দিয়ে সেই স্লেজ টেনে নিচ্ছে। আর তাদের মধ্যে একজন পাত্র থেকে জল ঢালছে বালির উপরে। এতে ঘর্ষণ প্রায় অর্ধেক হয়ে যায়। এভাবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আড়াই টন ওজনের এক একটা ব্লক।[1]", "question_text": "মিশরের উচ্চতম পিরামিডের উচ্চতা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৪৮১ ফুট", "start_byte": 977, "limit_byte": 1015}]} {"id": "-1688435728522406125-2", "language": "bengali", "document_title": "পিরামিড", "passage_text": "পিরামিড পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তম আশ্চর্যের একটি। প্রাচীন মিশর শাসন করতেন ফিরাউনরা (প্রাচীন মিশরীয় শাসক বা রাজাদের ফিরাউন (Pharaoh) বলা হতো)। তাদেরকে কবর বা সমাধী দেয়ার জন্যই পিরামিড নির্মান করা হতো। মিসরে ছোটবড় ৭৫টি পিরামিড আছে। সবচেয়ে বড় এবং আকর্ষনীয় হচ্ছে গিজা'র পিরামিড যা খুফু'র পিরামিড হিসেবেও পরিচিত। এটি তৈরি হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ বছর আগে। এর উচ্চতা প্রায় ৪৮১ ফুট। এটি ৭৫৫ বর্গফুট জমির উপর স্থাপিত। এটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল প্রায় ২০ বছর এবং শ্রমিক খেটেছিল আনুমানিক ১ লাখ। পিরামিডটি তৈরি করা হয়েছিল বিশাল বিশাল পাথর খন্ড দিয়ে। পাথর খন্ডের এক একটির ওজন ছিল প্রায় ৬০ টন, আর দৈর্ঘ্য ছিল ৩০ থেকে ৪০ ফুটের মত। এগুলো সংগ্রহ করা হয়েছিল দূর দুরান্তের পাহাড় থেকে। পাথরের সাথে পাথর জোড়া দিয়ে পিরামিড তৈরি করা হত। চার হাজারের বছরের পুরানো এক সমাধিতে অঙ্কিত এক চিত্রে দেখা যায় এক বিশাল স্তম্ভকে স্লেজে করে সরানো হচ্ছে; অনেক মানুষ রশি দিয়ে সেই স্লেজ টেনে নিচ্ছে। আর তাদের মধ্যে একজন পাত্র থেকে জল ঢালছে বালির উপরে। এতে ঘর্ষণ প্রায় অর্ধেক হয়ে যায়। এভাবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আড়াই টন ওজনের এক একটা ব্লক।[1]", "question_text": "মিশরের উচ্চতম পিরামিড কোনটি ?", "answers": [{"text": "গিজা'র পিরামিড", "start_byte": 685, "limit_byte": 723}]} {"id": "-7575576936050814901-6", "language": "bengali", "document_title": "আডলফ হিটলার", "passage_text": "হিটলারের লেখা গ্রন্থ হল \"মাইন কাম্ফ\"।", "question_text": "হিটলারের আত্মজীবনী গ্রন্থটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "মাইন কাম্ফ", "start_byte": 65, "limit_byte": 93}]} {"id": "8717432536872241417-2", "language": "bengali", "document_title": "আল মনসুর", "passage_text": "আল মনসুর ৯৫ হিজরী সনে (৭১৪ খ্রীষ্টাব্দ) আব্বাসীয় পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মুহাম্মদ ছিলেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর চাচা আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিবের প্র-পৌত্র; ১৪শ শতাব্দীতে মুরিশ ইতিহাসবিদ আলী ইবন আবদুল্লাহ রচিত রাউদ আল কিরতাস গ্রন্থ অণুযায়ী তার মা একজন \nবার্বা‌র বংশীয় নারী ছিলেন।[4] তিনি ১৩৬ হিজরীর যিলহজ্জ থেকে ১৫৮ হিজরীর যিলহজ্জ (৭৫৪ খ্রীষ্টাব্দ – ৭৭৫ খ্রীষ্টাব্দ) পর্যন্ত শাসন করেন। ৭৬২ খ্রীষ্টাব্দে তিনি তার নতুন রাজকীয় আবাসস্থল ও প্রাসাদ হিসেবে মদীনাতুস সালাম (শান্তির শহর) প্রতিষ্ঠা করেন, যা পরবর্তীতে রাজকীয় রাজধানী বাগদাদের মূলকেন্দ্রে পরিণত হয়।", "question_text": "আবু জাফর আবদাল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ আল মনসুর কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৯৫ হিজরী সনে (৭১৪ খ্রীষ্টাব্দ)", "start_byte": 23, "limit_byte": 101}]} {"id": "-2905007015413012555-11", "language": "bengali", "document_title": "আর্মেনিয়া", "passage_text": "আর্মেনিয়ার ৯৮% অধিবাসী আর্মেনীয় ভাষায় কথা বলে থাকেন। আর্মেনীয় ভাষা দেশটির রাষ্ট্রভাষা। আর্মেনীয় ভাষাকে পূর্ব ও পশ্চিম এই দুইটি সাহিত্যিক আদর্শ ভাষায় ভাগ করা যায়। এদের মধ্যে পূর্ব আর্মেনীয়কেই বর্তমানে সরকারি ভাষার মর্যাদা দেয়া হয়েছে। ১৯১৫ সালে আর্মেনিয়ার গণহত্যার সময় অনেক আর্মেনীয় পশ্চিম আর্মেনিয়াতে (বর্তমান তুরস্ক) পালিয়ে যান এবং বর্তমান আর্মেনিয়ার বাইরে বসতি স্থাপন করেন। তাদের ব্যবহৃত ভাষাই পশ্চিম আর্মেনীয় ভাষা। এছাড়াও আর্মেনীয় গির্জাগুলিতে গ্রাবার নামের একটি প্রাচীন লিখিত আর্মেনীয় ভাষা ব্যবহৃত হয়।", "question_text": "আর্মেনিয়ার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "আর্মেনীয়", "start_byte": 150, "limit_byte": 177}]} {"id": "-8582042316957777177-1", "language": "bengali", "document_title": "সত্যেন সেন", "passage_text": "সত্যেন সেন ১৯০৭ সালের মার্চ ২৮ তারিখে বিক্রমপুর (বর্তমান মুন্সীগঞ্জ জেলার) টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামের সেন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলায় ডাক নাম ছিল লস্কর। তার পিতার নাম ধরনীমোহন সেন এবং মাতার নাম মৃণালিনী সেন। চার সন্তানের মধ্যে সত্যেন ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ। সোনারং গ্রামের সেন পরিবার ছিল শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চার এক অনন্য উদাহরণ। সত্যেনের কাকা ক্ষিতিমোহন সেন ছিলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য। তার আরেক কাকা মনোমোহন সেন ছিলেন শিশুসাহিত্যিক। সত্যেন সেনের পরিবারেই তার পড়াশোনার হাতেখড়ি হয়। প্রাইমারি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা পরিবার ও গৃহশিক্ষকের কাছেই সম্পন্ন করেছিলেন। ১৯১৯ সালে সোনারং হাইস্কুলে তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাজীবন শুরু হয়। ১৯২১ সালে তিনি যখন সোনারং হাইস্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র তখন থেকেই তার মধ্যে রাজনৈতিক চেতনার বিকাশ লাভ করে। ১৯২৪ সালে সোনারঙ হাই স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস করে কলকাতায় কলেজে ভর্তি হন এবং সেখানকার একটি কলেজ থেকে এফএ ও বিএ পাস করেন। এরপর তিনি কলকাতা ইউনিভার্সিটিতে ইতিহাস বিভাগে এমএ শ্রেণীতে ভর্তি হন। কিন্তু বিপ্লবী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার কারণে ১৯৩১ সালে কারাবরণ করলে জেলে থেকেই তিনি বাংলা সাহিত্যে এমএ পাস করেন।", "question_text": "প্রগতি লেখক ও শিল্পী সংঘ উদীচী সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সত্যেন সেনের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "বিক্রমপুর (বর্তমান মুন্সীগঞ্জ জেলার) টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামের সেন পরিবারে", "start_byte": 100, "limit_byte": 324}]} {"id": "-8333329746315209159-0", "language": "bengali", "document_title": "খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) বাংলাদেশের একটি অন্যতম সরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা বিভাগের খুলনা জেলায় অবস্থিত। পূর্বে এর নাম ছিল বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি, খুলনা ও তারও আগে, খুলনা প্রকৌশল মহাবিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম। এখানে প্রায় ৬ হাজার জন ছাত্রছাত্রী স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রকৌশল ও বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করছে। এখানকার শিক্ষক সংখ্যা ৩২০-এরও অধিক।\nএছাড়া ১৩২ জন কর্মকর্তা ও ২৯২ জন কর্মচারী আছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির অঙ্গন সম্প্রসারণে নতুন কিছু ভবন তৈরি করা হয়েছে যেমন- একাডেমিক ভবন, অডিটোরিয়াম কমপ্লেক্স, ছাত্রাবাস, গ্রন্থাগার, শিক্ষক ডরমিটরি ভবন ইত্যাদি এবং আরও কিছু ভবনের নির্মাণ কাজ চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস খুলনা শহর থেকে ১৪ কি.মি. উত্তরে, যশোর-খুলনা মহাসড়কের পাশে ফুলবাড়ীগেটে অবস্থিত।", "question_text": "বর্তমানে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৬ হাজার", "start_byte": 879, "limit_byte": 917}]} {"id": "-6168815800237241636-2", "language": "bengali", "document_title": "ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাসমূহ", "passage_text": "আর্মেনীয় ভাষাপরিবার - বর্তমানে শুধু একটি সদস্য রয়েছে। যথা - আর্মেনীয় ভাষা\nআলবেনীয় ভাষাপরিবার (১৩০০ সালের দিকে উৎপত্তি[4])- বর্তমানে শুধু একটি সদস্য রয়েছে। যথা - আলবেনীয় ভাষা\nইতালিক ভাষাপরিবার - দক্ষিণ ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকায় অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা\nইন্দো-ইরানীয় ভাষাপরিবার - ইরান, শ্রীলংকা, ও উত্তর ভারত উপমহাদেশে অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা\nকেল্টীয় ভাষাপরিবার - পশ্চিম ইউরোপের কয়েকটি এলাকায় অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা\nগ্রিক ভাষাপরিবার[5] - বর্তমানে শুধু একটি সদস্য (গ্রিক) রয়েছে\nজার্মানীয় ভাষাপরিবার - উত্তর ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আফ্রিকা, ও অশেনিয়ায় অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা\nবাল্টীয় ভাষাপরিবার - উত্তর-পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা\nস্লাভীয় ভাষাপরিবার - রাশিয়া ও পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত ভাষা ও উপভাষা", "question_text": "গ্রিক ভাষা কোন ভাষা গোষ্ঠীর অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "গ্রিক ভাষাপরিবার", "start_byte": 1095, "limit_byte": 1141}]} {"id": "-8651108802342100600-1", "language": "bengali", "document_title": "কক্সবাজার জেলা", "passage_text": "কক্সবাজার জেলার মোট আয়তন ২৪৯১.৮৬ বর্গ কিলোমিটার।[1]", "question_text": "বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "২৪৯১.৮৬ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 70, "limit_byte": 130}]} {"id": "1047749555961379826-1", "language": "bengali", "document_title": "অভ্র কী-বোর্ড", "passage_text": "উইন্ডোজে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা লেখার জন্য ২০০৩ সালের ২৬শে মার্চ অভ্র কীবোর্ড সফটওয়্যারটি আবির্ভূত হয়[1][2]। এটার সাহায্যে বাংলা লিপি ব্যবহার করে এমন সব ভাষাতেই টাইপ করা যায়। এ ধরনের ভাষার মধ্যে অসমীয়া ভাষা অন্যতম। মেহদী হাসান খান নামে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের একজন ছাত্র ২০০৩ সালে অভ্র কীবোর্ড তৈরির কাজ শুরু করেন। তিনি এটি সর্বপ্রথম তৈরি করেছিলেন ভিজুয়াল বেসিক প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে, পরবর্তীতে তিনি তা ডেলফিতে ভাষান্তর করেন। এই সফটওয়্যারটির লিনাক্স সংস্করণ লেখা হয়েছে সি++ প্রোগ্রামিং ভাষায়। পরবর্তীতে রিফাত-উন-নবী, তানবিন ইসলাম সিয়াম, রাইয়ান কামাল, শাবাব মুস্তফা, ওমর ওসমান, সারিম খান এবং নিপুন হক এই সফটওয়্যারের উন্নয়নের সাথে যুক্ত হন।[1][3]", "question_text": "অভ্র কিবোর্ড কে উদ্ভাবন করেন ?", "answers": [{"text": "মেহদী হাসান খান", "start_byte": 574, "limit_byte": 615}]} {"id": "-3614315475237896403-1", "language": "bengali", "document_title": "কঙ্কনা সেন শর্মা", "passage_text": "তার চলচ্চিত্র জগতে অভিষেক ঘটে ইন্দিরা (১৯৮৩) সিনেমায় শিশু শিল্পী হিসেবে। প্রাপ্ত বয়স্ক অভিনেত্রী হিসেবে তার অভিষেক ঘটে বাংলা রোমাঞ্চকর সিনেমা “এক যে আছে কন্যা” (২০০০) সিনেমার মাধ্যমে। তিনি সকলের নজরে আসেন ইংরেজী-ভাষার সিনেমা “মিঃ এন্ড মিসেস আইয়ার” (২০০২) মাধ্যমে, যার পরিচালক ছিলেন তার মা, এবং এই ছবির জন্য তিনি সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরষ্কার অর্জন করেন। নাটকীয় চলচ্চিত্র “পেইজ-থ্রি” (২০০৫) এর মাধ্যমে তার দর্শক কর্তৃক স্বীকৃত আরো বৃদ্ধি পায়, এবং তারপর থেকে তিনি অনেক সিনেমায় অভিনয় করেন, যার বেশিরভাগ ছবিতে বাণিজ্যিকভাবে সফল না হলেও তার অভিনয় আলোচনামূলক প্রশংসা অর্জন করে। তিনি পরপর দুইবার “ফিল্মফেয়ার সেরা সহ-অভিনেত্রী” পুরস্কার অর্জন করেন, এই দুইটি সিনেমা যথাক্রমে “ওমকারা” (২০০৬) এবং “লাইফ ইন এ... মেট্রো” (২০০৭)। তার পূর্বের অভিনীত সিনেমার জন্য তিনি সেরা সহ-অভিনেত্রীর জন্য দ্বিতীয় জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন।[1][2]", "question_text": "কঙ্কনা সেন শর্মার অভিনীত প্রথম বাংলা চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ইন্দিরা", "start_byte": 80, "limit_byte": 101}]} {"id": "-4095940288628923713-10", "language": "bengali", "document_title": "পেরু জাতীয় ফুটবল দল", "passage_text": "পেরুর বর্তমান অধিনায়ক হিসেবে রয়েছেন ফরোয়ার্ড পাউলো গুরিরো।[2] মধ্যমাঠের খেলোয়াড় লিওপোল্ডো বাসুর্তো দলের প্রথম অধিনায়ক ছিলেন।[33] ১৯৬৫ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হেক্টর চাম্পিতাজ পেরু দলে সবচেয়ে বেশী সময় নেতৃত্বে ছিলেন।[2] ফরোয়ার্ড ক্লদিও পিজারো ২০০৩ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বাধিক সময় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।[33] দলের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়ের মধ্যে রয়েছেন - রুবেন দিয়াজ, জুলিও সিজার ইউরাই, জুয়ান রেনোসো ও নোলবার্তো সোলানো।[2]", "question_text": "পেরু জাতীয় ফুটবল দলের প্রথম অধিনায়ক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "লিওপোল্ডো বাসুর্তো", "start_byte": 229, "limit_byte": 281}]} {"id": "662263233099848535-1", "language": "bengali", "document_title": "মেঘনা নদী", "passage_text": "আসামের পার্বত্য অঞ্চল থেকে জন্ম নিয়ে 'বরাক' নদী আসামের শেরপুরের কাছে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে। তারপর সিলেট জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলার সীমান্তে মারকুলীতে এই দুই নদী এক হয়ে কালনি নামে কিছুদূর অগ্রসর হয়ে ভৈরব বাজারের কাছে পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়ে মেঘনা নাম ধারণ করেছে। তারপর আরো দক্ষিণ দিকে অগ্রসর হয়ে চাঁদপুরের কাছে পদ্মা নদীতে এসে মিলিত হয়েছে। আরো দক্ষিণে নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও ভোলা দ্বীপের মধ্য দিয়ে মেঘনা নদী মেঘনা লোয়ার নদী নামে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে। সুরমাসহ মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৬৫০ মাইল। চাঁদপুরের কাছে পদ্মা-মেঘনার মিলিত ধারাটি মোহনা নামে পরিচিত। এখান থেকে আনুমানিক ৯০ মাইল দক্ষিণে চারটি মোহনা পথে মেঘনা বঙ্গোপসাগরে মিলেছে। এগুলোর স্থানীয় নাম তেঁতুলিয়া, শাহবাজপুর, সন্দ্বীপ ও হাতিয়া।[2]", "question_text": "মেঘনা নদীর উৎস স্থল কোথায় ?", "answers": [{"text": "আসামের পার্বত্য অঞ্চল", "start_byte": 0, "limit_byte": 59}]} {"id": "-4764472029396878897-0", "language": "bengali", "document_title": "আবু বকর", "passage_text": "আবু বকর (Arabic: أبو بكر‎) (২৭ অক্টোবর ৫৭৩ খ্রিষ্টাব্দ – ২৩ আগস্ট ৬৩৪ খ্রিষ্টাব্দ) ছিলেন মুহাম্মদ (সা) এর একজন প্রধান সাহাবি, ইসলামের প্রথম খলিফা এবং প্রথম মুসলিমদের মধ্যে অন্যতম। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রথম ইসলাম গ্রহণের সম্মান তাকে দেওয়া হয়। এছাড়া তিনি রাসুল মুহাম্মদ (সা) এর শ্বশুর ছিলেন। রাসুল মুহাম্মদ (সা.) এর মৃত্যুর পর তিনি খলিফা হন এবং মুসলিমদের নেতৃত্ব দেন। মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতি অতুলনীয় বিশ্বাসের জন্য তাকে “সিদ্দিক” বা বিশ্বস্ত উপাধি প্রদান করা হয়েছে।[1] তবে এ ব্যাপারে কোন হাদিস পাওয়া যায়নি। হাদিসে অন্য তিনজনকে সিদ্দীক উপাধীকরণ করা হয়েছে। মিরাজের ঘটনা এক ব্যক্তির নিকট শুনে বিশ্বাস করেছিলেন। তাই তাকে আবু বকর সিদ্দিক নামেও সম্বোধন করা হয়।", "question_text": "খলিফা আবু বকর কত সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "২৩ আগস্ট ৬৩৪ খ্রিষ্টাব্দ", "start_byte": 125, "limit_byte": 191}]} {"id": "-3033273751073719506-11", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "এই সব দাবির প্রেক্ষাপটে সমস্যা সমাধানের লক্ষে ১৯৩১ সালের ২ এপ্রিল কংগ্রেস কর্মসমিতি একটি সাত সদস্যের পতাকা সমিতি গঠন করে। \"পতাকায় ব্যবহৃত তিনটি রং নিয়ে আপত্তি আছে; কারণ এই রংগুলি সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে চিহ্নিত\" – এই মর্মে একটি প্রস্তাব পাস হয়। কিন্তু এই সকল অপ্রাতিষ্ঠিনিক আলাপ-আলোচনার ফলস্রুতিটি হয় অভাবনীয়। পতাকায় একটিমাত্র রং হলদেটে কমলা রাখা হয় এবং উপরের দণ্ডের দিকে চরকার চিত্র খচিত হয়। পতাকা সমিতি এই পতাকাটির প্রস্তাব রাখলেও, সমগ্র প্রকল্পে সাম্প্রদায়িক ভাবধারার প্রতিফলন ঘটেছে মনে করে, কংগ্রেস এই পতাকা গ্রহণ থেকে বিরত থাকে। \n\nপরে ১৯৩১ সালের করাচি কংগ্রেস অধিবেশনে পতাকা সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রস্তাবটি পাস হয়। পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া অঙ্কিত একটি ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা গৃহীত হয়। এই পতাকায় আনুভূমিক গেরুয়া, সাদা ও সবুজের মধ্যস্থলে একটি চরকা খচিত ছিল। গেরুয়া ত্যাগ; সাদা সত্য ও শান্তি এবং সবুজ বিশ্বাস ও প্রগতির প্রতীক তথা চরকা ভারতের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবন ও দেশবাসীর শ্রমশীলতার প্রতীক হিসেবে গৃহীত হয়।[4]", "question_text": "ভারতীয় জাতীয় পতাকার সাদা রংটি কিসের প্রতীক ?", "answers": [{"text": "সত্য ও শান্তি", "start_byte": 2091, "limit_byte": 2126}]} {"id": "6349261219587359533-6", "language": "bengali", "document_title": "স্বর্ণকুমারী দেবী", "passage_text": "১৮৭৬ সালে স্বর্ণকুমারী দেবীর প্রথম উপন্যাস দীপনির্বাণ প্রকাশিত হয়।[3] ইতিপূর্বে ১৮৫২ সালে হানা ক্যাথরিন মুলেনস তাঁর ফুলমণি ও করুণার বৃত্তান্ত প্রকাশ করে বাংলা ভাষার প্রথম ঔপন্যাসিকের মর্যাদা লাভ করেছিলেন।;[10] কিন্তু স্বর্ণকুমারী দেবীই ছিলেন প্রথম বাঙালি মহিলা ঔপন্যাসিক।[11][12]", "question_text": "স্বর্ণকুমারী দেবী রচিত প্রথম উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "দীপনির্বাণ", "start_byte": 117, "limit_byte": 147}]} {"id": "5281467667642158604-16", "language": "bengali", "document_title": "নাটোর জেলা", "passage_text": "নাটোর জেলায় স্বাক্ষরতার হার ৬৫%। জেলায় শিক্ষা বিস্তারের জন্য স্কুল ও কলেজ রয়েছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় নেই। ফলে উচ্চ শিক্ষার জন্য জেলার পড়ুয়াদের বাইরে গমন করতে হয়। এক্ষেত্রে অধিকাংশ সময়ই উচ্চ শিক্ষিতরা আর জেলায় ফিরে না। এ কারণে অনেক দিক থেকে উন্নয়নে পিছিয়ে রয়েছে।", "question_text": "বর্তমানে নাটোর জেলার স্বাক্ষরতার হার কত ?", "answers": [{"text": "৬৫%", "start_byte": 79, "limit_byte": 86}]} {"id": "7543311486159630117-0", "language": "bengali", "document_title": "ভগিনী নিবেদিতা", "passage_text": "ভগিনী নিবেদিতা (ইংরেজি: Sister Nivedita) (Bengali pronunciation:[sister niːbediːt̪aː] ) (জন্ম মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল' (ইংরেজি: Margaret Elizabeth Noble)[1]; ২৮ অক্টোবর, ১৮৬৭ – ১৩ অক্টোবর, ১৯১১)[2][3] ছিলেন একজন অ্যাংলো-আইরিশ বংশোদ্ভুত সমাজকর্মী, লেখিকা, শিক্ষিকা এবং স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা।[4][5] ১৮৯৫ সালে লন্ডন শহরে তিনি স্বামী বিবেকানন্দের সাক্ষাৎ পান এবং ১৮৯৮ সালে ভারতে চলে আসেন। একই বছর ২৫ মার্চ তিনি ব্রহ্মচর্য গ্রহণ করলে স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর নামকরণ করেন \"নিবেদিতা\"।", "question_text": "অ্যাংলো-আইরিশ বংশোদ্ভুত ভগিনী নিবেদিতার জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "২৮ অক্টোবর, ১৮৬৭", "start_byte": 266, "limit_byte": 308}]} {"id": "-5204488860704421366-0", "language": "bengali", "document_title": "আডলফ হিটলার", "passage_text": "আডলফ হিটলার ( [ˈadɔlf ˈhɪtlɐ] জার্মান ভাষায়: Adolf Hitler আডল্‌ফ্‌ হিট্‌লা) (২০শে এপ্রিল, ১৮৮৯ - ৩০শে এপ্রিল, ১৯৪৫) অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত জার্মান রাজনীতিবিদ যিনি ন্যাশনাল সোশ্যালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। হিটলার ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানির চ্যান্সেলর এবং ১৯৩৪ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত সে দেশের ফিউরার ছিলেন।", "question_text": "আডলফ হিটলার কত সালে জার্মানির চ্যান্সেলর পদে নিযুক্ত হয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৩৩", "start_byte": 588, "limit_byte": 600}]} {"id": "9022969225808669971-3", "language": "bengali", "document_title": "সীতা", "passage_text": "রামায়ণ অনুসারে, সীতা ভূদেবী পৃথিবীর কন্যা ও রাজর্ষি জনকের পালিতা কন্যা। রামচন্দ্র চৌদ্দ বছরের জন্য বনবাসে গেলে সীতা তাঁর সঙ্গী হন। পরে রাবণ সীতাকে হরণ করে লঙ্কায় নিয়ে গেলে রাম ও রাবণের মধ্যে সংঘাতের সূত্রপাত হয়। কিষ্কিন্ধ্যার বানরদের সহায়তায় রাম রাবণকে পরাজিত ও নিহত করে সীতাকে উদ্ধার করেন। রাজা হওয়ার পর লোকনিন্দার ভয়ে তিনি সীতাকে পরিত্যাগ করেন। মহর্ষি বাল্মীকির তপোবনে সীতা লব ও কুশ নামে দুই যমজ পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। পরে রাম সীতাকে দ্বিতীয়বার অগ্নিপরীক্ষা দিতে বললে মর্মাহতা সীতা জননী পৃথিবীর কোলে আশ্রয় প্রার্থনা করেন। ভূগর্ভ থেকে উত্থিতা হয়ে ভূদেবী পৃথিবী সীতাকে নিয়ে পাতালে প্রবেশ করেন।", "question_text": "হিন্দু পুরাণ মতে সীতার মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ভূদেবী পৃথিবী", "start_byte": 58, "limit_byte": 95}]} {"id": "-7342812829416449631-3", "language": "bengali", "document_title": "নামি ডিন", "passage_text": "সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১৭টি টেস্টে অংশগ্রহণ করতে পেরেছেন নামি ডিন।[4] সবগুলো টেস্টই ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে খেলেছেন। তন্মধ্যে, ১২ টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ১৪ জুন, ১৯২৪ তারিখে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর।", "question_text": "হুবার্ট গুভেইন নামি ডিন কোন সালে প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "১৪ জুন, ১৯২৪", "start_byte": 507, "limit_byte": 537}]} {"id": "-8853494945637153375-5", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম আচার্য ও উপাচার্য হলেন যথাক্রমে গভর্নর জেনারেল লর্ড ক্যানিং ও সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি স্যার জেমস উইলিয়াম কোলভিল।[5] ১৮৫৮ সালে যদুনাথ বসু ও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম স্নাতক হন।[6] ১৮৫৮ সালের ৩০ জানুয়ারি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট কার্যকর হয়।[6] বিশ্ববিদ্যালয় সেনেটের প্রথম সভাটি বসেছিল কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের কাউন্সিল রুমে। ক্যামাক স্ট্রিটের (অধুনা অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর সরণি) একটি ভাড়া করা ঘরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজকর্ম চলত। বহু বছর সেনেট ও সিন্ডিকেটের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে রাইটার্স বিল্ডিংসে। ১৮৫৭ সালের মার্চ মাসে কলকাতার টাউন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম প্রবেশিকা পরীক্ষা আয়োজিত হয়। এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ২৪৪ জন ছাত্র। ১৮৬২ সালে সেনেট বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা সিদ্ধান্ত নেয়। এরপরই ২,৫২,২২১ টাকা ব্যয়ে ঐতিহাসিক সেনেট হলটি নির্মিত হয়। ১৮৭৩ সালের ১২ মার্চ সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেনেট হলের উদ্বোধন করা হয়।", "question_text": "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য কে ?", "answers": [{"text": "স্যার জেমস উইলিয়াম কোলভিল", "start_byte": 338, "limit_byte": 410}]} {"id": "681169007102657207-5", "language": "bengali", "document_title": "উইকিলিকস", "passage_text": "উইকিলিকসের ওয়েবসাইট ৪ অক্টোবর ২০০৬ সালে নিবন্ধিত হয়।[2] উইকিলিকস ইন্টারনেটে প্রথম তথ্য প্রদর্শন করে ডিসেম্বর ২০০৬ সালে। [6] প্রতিষ্ঠানটি দাবী করছে যে, চীনা ভিন্নামতাবলম্বী ছাড়াও সাংবাদিক, গণিতবিদ এবং প্রযুক্তিবিদ হিসেবে যারা যুক্তরাষ্ট্র, তাইওয়ান, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছে তারাই উইকিলিকস্ সমৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছেন। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে সঠিকভাবে কাউকেই চিহ্নিত করা যায়নি। তবে ওয়েবসাইটে জুলিয়ান এ্যাসেঞ্জ ও সহকর্মীদেরকে উপস্থাপন করা হয়। এ্যাসেঞ্জ নিজেকে উইকিলিকসের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে দাবী করেন। দি অস্ট্রেলিয়ান পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ্যাসেঞ্জকে উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে লেখা হয়। ওয়্যার্ড ম্যাগাজিনের তথ্য মতে জানা যায়, একজন স্বেচ্ছাসেবীর মতে “এ্যাসেঞ্জের ভূমিকা হচ্ছে - প্রতিষ্ঠানটির হৃদয় ও আত্মা হিসেবে যাতে তিনি একজন প্রতিষ্ঠাতা, দার্শনিক, মুখপাত্র, সঠিক বিনিময়কারী, উদ্যোক্তা, অর্থলগ্নীকারী এবং এক কথায় সবকিছু।” জুন, ২০০৯ সালে ১,২০০ এরও বেশি নিবন্ধনকারী স্বেচ্ছাসেবী ছিল এবং উপদেষ্টা পরিষদে এ্যাসেঞ্জ-সহ ফিলিপ এডামস্‌, ওয়াং ড্যান, সি.জে. হিঙ্ক, বেন লরি, আশি ন্যামগিয়াল খামসিতসাং, জিয়াও কিয়াং, চিকো হুয়াইটেকার এবং ওয়াং ইয়োকাই ছিলেন। বর্ণিত তালিকা মোতাবেক মাদার জোনস ম্যাগাজিন ২০১০ সালে খামসিতসাংয়ের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান উইকিলিকসের পক্ষ থেকে একটি ইমেইল পেলে উপদেস্টার পদে যেতে অস্বীকৃতি জানান।", "question_text": "আন্তর্জাতিক অলাভজনক প্রচার মাধ্যম সংস্থা উইকিলিকসের প্রধান মুখপাত্র কে ?", "answers": [{"text": "জুলিয়ান এ্যাসেঞ্জ", "start_byte": 1140, "limit_byte": 1192}]} {"id": "8363342270393404335-7", "language": "bengali", "document_title": "কানাডা", "passage_text": "\nইংরেজি ভাষা ও ফরাসি ভাষা যৌথভাবে কানাডার সরকারি ভাষা। কানাডার কেবেক (Quebec) প্রদেশে ফরাসি ভাষা প্রাদেশিক সরকারি ভাষা। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সাধারণত ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও বহু ইউরোপীয় অভিবাসী ভাষার প্রচলন আছে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য তিনটি জার্মান ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ভাষা --- হাটারীয়, মেনোনীয়, এবং পেনসিলভেনীয়। কানাডার প্রায় দেড় লক্ষ আদিবাসী আমেরিকান ৭০টিরও বেশি ভাষাতে কথা বলে। এই স্থানীয় ভাষাগুলির মধ্যে ব্ল্যাকফুট, চিপেউইয়ান, ক্রে, ডাকোটা, এস্কিমো, ওজিবওয়া উল্লেখযোগ্য। এখানকার স্থানীয় প্রধান প্রধান ভাষাপরিবারের মধ্যে আছে আলগোংকিন, আথাবাস্কান, এস্কিমো-আলেউট, ইরোকোইয়ান, সিউয়ান এবং ওয়াকাশান ভাষাপরিবার। এছাড়াও অনেক বিচ্ছিন্ন ভাষাও রয়েছে।", "question_text": "কানাডার সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "ইংরেজি ভাষা ও ফরাসি ভাষা", "start_byte": 1, "limit_byte": 65}]} {"id": "-395971323810021501-1", "language": "bengali", "document_title": "তিব্বতের ইতিহাস", "passage_text": "তিব্বত একটি শক্তিশালী সাম্রাজ্য হিসেবে গড়ে ওঠে যখন গ্নাম-রি-স্রোং-ব্ত্সন[1]:২৯৮ নামক ইয়ার্লুং উপত্যকার একজন গোষ্ঠীইপতি আনুমানিক ৬০০ খ্রিষ্টাব্দে ঐ উপত্যকা এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সমস্ত গোষ্ঠীদের একের পর এক যুদ্ধে পরাজিত করে সমগ্র মধ্য তিব্বত নিজের অধিকারে নিয়ে আসেন এবং এক শক্তিশালী কেন্দ্রীয় শাসনব্যবস্থা গঠন করতে সক্ষম হন, যার ফলে তিব্বত মালভূমির বিভিন্ন গোষ্ঠী একত্রিত হয়।[2]:৫ ৬১৮ অথবা ৬২৯ খ্রিষ্টাব্দে বিদ্রোহীদের দ্বারা বিষক্রিয়ার মাধ্যমে হত্যা গ্নাম-রি-স্রোং-ব্ত্সনকে হত্যা করা হলে, তাঁর পুত্র স্রোং-ব্ত্সন-স্গাম-পো এই বিদ্রোহ দমন করে একটি শক্তিশালী সাম্রাজ্য হিসেবে দেশকে গড়ে তোলেন। [3]:১৯ [4]:৪৪৩ তিনি সুমপা জাতি[5]:১৩০,১৪৭, ঝাংঝুং রাজ্য[1]:৫৯[6]:৩০[7]:১২৭,১২৮, তুয়ুহুন রাজ্য এবং ট্যাং সাম্রাজ্যের সীমান্তপ্রদেশ সোংঝৌ আক্রমণ করেন[8]:১৬৮,১৬৯ তাঁর রাজত্বে তিব্বতে প্রথম বৌদ্ধ ধর্ম প্রবেশ করে। তিনি লাসা শহরে জোখাং সহ বহু বৌদ্ধ মন্দির স্থাপন করেন।[9][10] ও লাসা শহরকে তিনি সুসজ্জিত করে রাজধানীর মর্যাদা দেন।[11][12] তাঁর মন্ত্রী থু-মি-সাম-ভো-তাকে তিব্বতী ভাষার জন্য লিপি প্রস্তুত করলে তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থগুলি সংস্কৃত থেকে তিব্বতী ভাষায় অনুবাদ[13] ও সংবিধান রচনা শুরু হয়।[14] তাঁর পৌত্র সম্রাট খ্রি-মাং-স্লোন-র্ত্সান পশ্চিম তুর্কী খাগানাতের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করে এই দুই শক্তি ৬৬৩ খ্রিষ্টাব্দে কাশগর ও ৬৬৫ খ্রিষ্টাব্দে খোটান দখল করে ও ৬৬৭ খ্রিষ্টাব্দে তিব্বতের নিকট তুর্কী নুশিবাই পরাজয় স্বীকার করে,[3]:৩২ যার ফলে ওয়াখান উপত্যকা দখলে চলে আসে।[15]:২৩২ ৬৭০ খ্রিষ্টাব্দে তিব্বতী বাহিনী ট্যাং সাম্রাজ্যের অধিকারে থাকা তারিম নদীর পশ্চিম উপত্যকা ও আকসু দখল করে নেয়।[3]:৩৪-৩৬ ৬৭৬ খ্রিষ্টাব্দে তিব্বতী সৈন্যবাহিনী গানসু প্রদেশের সানঝৌ, কুওঝৌ, হেঝৌ, দিয়েঝৌ, মিগং ও ডানলিং আক্রমণ করে পরাজিত করে।[16]:৩১ ৬৭৭ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে তিব্বতীদের দখলে সমগ্র তারিম নদী উপত্যকা চলে আসে।[3]:৪৩ইর হ্রদ অঞ্চলে বসবাসকারী ইরহে জাতি[17]:১৩৬ ট্যাং সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ হওয়ার জন্য তিব্বতের অধীনে চলে আসে। [15]:২৩৩ এই সময় তিব্বতীরা পূর্বে সংঝু ও লিয়াংঝৌ, দক্ষিণে ভারত, পশ্চিমে কাশগর ও উত্তরে তুর্কীদের এলাকা পর্যন্ত তাঁদের সাম্রাজ্য বিস্তার করেন।[n 1] খ্রি-ল্দে-গ্ত্সুগ-ব্ত্সান, খ্রি-ল্দে-স্রোং-ব্ত্সান প্রভৃতি পরবর্তী উল্লেখযোগ্য সম্রাটরা ট্যাং সাম্রাজ্যের সঙ্গে বৈরীতা বজায় রাখেন এবং বিভিন্ন যুদ্ধ বিগ্রহের ফলে সাম্রাজ্যের সীমান্ত পর্যায়ক্রমে হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে।}[15]:২৫০[15]:২৪৮[19]:৩৫৪[20] ৭৫১ খ্রিষ্টাব্দে সির দরিয়ার উত্তরে তিব্বতী সৈন্যরা আরব ও কার্লুক জাতিদের ট্যাং সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে টালাসের যুদ্ধে সহায়তা করে। এই নির্ণায়ক যুদ্ধের ফলে ট্যাং সাম্রাজ্যের পশ্চিমে সম্প্রসারণ বন্ধ হয়ে যায়।[15]:২৪৯ তিব্বত সাম্রাজ্য খ্রি-গ্ত্সুগ-ল্দে-ব্র্ত্সানের শাসনকালে সর্বাধিক বিস্তারলাভ করে। এই সময় তিব্বতী সেনাবাহিনী চীন ও নেপালের কিছু অংশ ছাড়াও খোটান, বালটিস্তান, ব্রুঝা, হুঞ্জা, ঝাংঝুং, ইয়ুগুর, কামিলং[21]:১৭, জিনজিয়াং ও গানসু অধিকারে আনে।[2]:৮ খ্রি-স্রোং-ল্দে-ব্ত্সানের আমন্ত্রণে ভারত থেকে শান্তরক্ষিত, পদ্মসম্ভব ও বিমলমিত্র তিব্বত গমন করে সেখানে বৌদ্ধ ধর্ম প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। শান্তরক্ষিত ও পদ্মসম্ভব সম-য়ে বৌদ্ধবিহার স্থাপন করেন, শান্তরক্ষিত ও বিমলমিত্র সংস্কৃত থেকে তিব্বতী ভাষায় বৌদ্ধ ধর্মগুলি অনুবাদ করেন।[1]:৫৯:৬৬ সম্রাট খ্রি-স্রোং-ল্দে-ব্ত্সান সম-য়ে বৌদ্ধবিহারে ৭৯২ থেকে ৭৯৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত দুই বছর ব্যাপী লাসা পরিষদ নামে এক ধর্মীয় বিতর্কসভার আয়োজন করেন। এই বিতর্ক চৈনিক বৌদ্ধধর্মের প্রতিভূ হিসেবে চান গুরু হেশাং মোহেয়ান এবং ভারতীয় বৌদ্ধধর্মের প্রতিভূ হিসেবে শান্তরক্ষিতের শিষ্য কমলশীলের মধ্যে সংগঠিত হয়। বিতর্কের শেষে কমলশীল বিজয়ী ঘোষিত হলে তিব্বতে চীনা বৌদ্ধ ধর্মের পরিবর্তে ভারতীয় বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাব বিস্তার হয়।[1]:৬৬ খ্রি-গ্ত্সুগ-ল্দে-ব্র্ত্সান তিব্বতে বৌদ্ধধর্ম প্রচারকারী তিনজন ধর্মরাজার মধ্যে একজন ছিলেন। তিনি নেপাল, চীন, কাশ্মীর ও খোটান থেকে বহু কারিগর, পন্ডিত ও অনুবাদককে তিব্বতে আমন্ত্রণ জানিয়ে নিয়ে আসেন। তিনি বহু সংস্কৃত শব্দের তিব্বতী ভাষায় অনুবাদ করার কাজে উৎসাহ প্রদান করে বহু তিব্বতী সাহিত্য ও অনুবাদকর্মের সৃষ্টিতে সহায়তা করেন।[16]:৪৯[22][23][24] তিব্বত সাম্রাজ্যের অন্তিম সম্রাট গ্লাং-দার-মা বহু বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের হত্যা করেছিলেন, কিন্তু এই ঘটনার ঐতিহাসিকতা সম্বন্ধে দ্বিমত রয়েছে।[25][26] পদ্মসম্ভবের পঁচিশজন শিষ্যের মধ্যে একজন ল্হা-লুং-দ্পাল-গ্যি-র্দো-র্জে বৌদ্ধ ধর্ম রক্ষার উদ্দেশ্যে গ্লাং-দার-মাকে হত্যা করেন। [1]:৭১[3]:১৬৮ গ্লাং-দার-মার মৃত্যুর পর দুই স্ত্রীর দুই পুত্র য়ুম-ব্র্তান এবং ওদ-স্রুং সাম্রাজ্যের অধিকারের জন্য লড়াই শুরু করলে তিব্বত সাম্রাজ্য ভেঙ্গে পড়ে।[1]:৭১ এই গৃহযুদ্ধের ফলে তিব্বতী রাজতন্ত্রের রাজনৈতিক প্রভাব হ্রাস পায়[27]:৫৭ এবং তিব্বত অনেকগুলি পৃথক রাজ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ে। এই রাজ্যগুলি একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত থাকায় ১২৪৭ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিব্বতে কোন কেন্দ্রীয় শাসনব্যবস্থার অস্তিত্ব ছিল না।[28]:১১৭", "question_text": "তিব্বতের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "লাসা", "start_byte": 2276, "limit_byte": 2288}]} {"id": "7526914568371485068-4", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "খালিমপুর তাম্রলিপি অনুসারে, প্রথম পাল রাজা গোপাল ছিলেন বাপ্যত নামে এক যোদ্ধার পুত্র। রামচরিতম্‌ গ্রন্থে বলা হয়েছে যে, পাল রাজাদের পিতৃভূমি (‘জনকভূ’) ছিল বরেন্দ্র (উত্তরবঙ্গ)। এই রাজবংশের জাতিগত উৎস অজ্ঞার। পরবর্তীকালের নথিপথ দাবি করে যে, গোপাল ছিলেন কিংবদন্তি সূর্যবংশের এক ক্ষত্রিয়। বল্লালচরিত গ্রন্থেও বলা হয়েছে যে, পাল সম্রাটেরা ছিলেন ক্ষত্রিয়। তারানাথের ভারতে বৌদ্ধধর্মের ইতিহাস ও ঘনারাম চক্রবর্তীর ধর্মমঙ্গল কাব্যেও (উভয় গ্রন্থই খ্রিষ্টীয় ১৬শ শতাব্দীতে রচিত) একই দাবি করা হয়েছে। রামচরিতম্‌ গ্রন্থে পঞ্চদশ পাল সম্রাট রামপালকে ক্ষত্রিয় বলা হয়েছে। পাল রাজবংশকে পৌরাণিক সূর্যবংশের উত্তরসূরি বলে যে দাবি করা হয়, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। সম্ভবত এই রাজবংশের উৎসটি খুবই সাধারণ এবং তাকে আবৃত করার জন্যই এমন দাবি করা হয়েছিল।[7] মঞ্জুশ্রীমূলকল্প প্রভৃতি গ্রন্থে পাল রাজবংশকে শূদ্র বলা হয়েছে। সম্ভবত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হওয়ার জন্য এই দাবি করা হয়।[8][9][10][11][12][13][14] আবুল-ফজল ইবন মুবারকের আইন-ই-আকবরি গ্রন্থে পালদের কায়স্থ বলা হয়েছে। কোনও কোনও উপাখ্যানে এমন দাবিও করা হয়েছে যে, গোপাল সম্ভবত ব্রাহ্মণ বংশের সন্তান ছিলেন।[15][16]", "question_text": "পাল বংশের প্রথম রাজা কে ?", "answers": [{"text": "গোপাল", "start_byte": 115, "limit_byte": 130}]} {"id": "5905627571779696713-0", "language": "bengali", "document_title": "ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "ফিফা বিশ্বকাপ (English: FIFA World Cup) (ফুটবল বিশ্বকাপ, সকার বিশ্বকাপ, অথবা শুধু বিশ্বকাপ নামেও পরিচিত) একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা যেখানে ফিফা ([FIFA বা Fédération Internationale de Football Association]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help) — উচ্চারণ: ফেদেরাসিওঁ অ্যাঁতের্নাসিওনাল্‌ দ্য ফুৎবল্‌ আসোসিয়াসিওঁ‌, অর্থাৎ \"আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা\") সহযোগী দেশগুলোর পুরুষ জাতীয় ফুটবল দল অংশ নেয়। ফিফা বিশ্ব ফুটবল নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা। ১৯৩০ সালে এই প্রতিযোগিতা শুরু হয় এবং এখন পর্যন্ত চার বছর পর পর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মাঝে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়নি।", "question_text": "ফিফা বিশ্বকাপ আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা কত বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "চার", "start_byte": 1128, "limit_byte": 1137}]} {"id": "-1958256733967015673-1", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার (চলচ্চিত্র ধারাবাহিক)", "passage_text": "হ্যারি পটার সিরিজের চলচ্চিত্রগুলো বিপণন করেছে ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স এবং প্রযোজনা করেছেন ডেভিড হেয়ম্যান। এছাড়া সবগুলো চলচ্চিত্রে প্রধান তিন চরিত্র হ্যারি পটার, রন উইজলি এবং হারমায়োনি গ্রেঞ্জার এর ভূমিকায় অভিনয় করেছে তিন উদীয়মান তারকা, ড্যানিয়েল র‌্যাডক্লিফ, রুপার্ট গ্রিন্ট এবং এমা ওয়াটসন। হ্যারি পটার সিরিজটি বর্তমানে সারাবিশ্বের তরুণদের একটি আইকনে পরিণত হয়েছে এবং ইতোমধ্যেই সিরিজটি সর্বকালের সবচেয়ে ব্যবসা সফল চলচ্চিত্র সিরিজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখন পর্যন্ত হ্যারি পটার প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে এবং সর্বোচ্চ আয়কারী ৩০ টি চলচ্চিত্রের তালিকায় হ্যারি পটার সিরিজের প্রত্যেকটি ছবি রয়েছে।[3]", "question_text": "হ্যারি পটার চলচ্চিত্রে কোন অভিনেতা \"হ্যারি পটার\" চরিত্রে অভিনয় করেন ?", "answers": [{"text": "ড্যানিয়েল র‌্যাডক্লিফ", "start_byte": 669, "limit_byte": 733}]} {"id": "128241846130751481-3", "language": "bengali", "document_title": "জওহরলাল নেহ্‌রু", "passage_text": "ভারতে ফিরে আসবার পরে ১৯১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জওহরলাল নেহেরু কমলা কাউলকে বিয়ে করেন। তখন তার বয়স ২৭ আর তার স্ত্রীর বয়স ছিল ১৬। পরের বছরেই কমলা কাউলের গর্ভে তাদের একমাত্র কন্যা ইন্দিরা প্রিয়দর্শীনির জন্ম হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে একজন আইনজ্ঞ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সাথে সাথে নেহেরু ভারতীয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৬ সালে লক্ষ্মৌ সম্মেলনে কংগ্রেস ভারতের স্বাধীনতার জানায়।? সে সময় পিতার হাত ধরেই নেহেরু কংগ্রেসের রাজনীতিতে যোগ দেন; যদিও মহাত্মা গান্ধীর ভারত আগমনের পূর্বে নেহেরু কংগ্রেসের রাজনীতিতে তেমন সক্রিয় ভূমিকা রাখেন নি।", "question_text": "পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর স্ত্রীর নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "কমলা কাউল", "start_byte": 163, "limit_byte": 188}]} {"id": "4628860139057514878-1", "language": "bengali", "document_title": "জার্মানি", "passage_text": "আয়তনের দিক থেকে জার্মানি ইউরোপের ৭ম বৃহত্তম রাষ্ট্র। উত্তর উত্তর সাগর ও বাল্টিক সাগরের উপকূলীয় নিম্নভূমি থেকে মধ্যভাগের ঢেউ খেলানো পাহাড় ও নদী উপত্যকা এবং তারও দক্ষিণে ঘন অরণ্যাবৃত পর্বত ও বরফাবৃত আল্পস পর্বতমালা দেশটির ভূ-প্রকৃতিকে বৈচিত্র্যময় করেছে। দেশটির মধ্য দিয়ে ইউরোপের অনেকগুলি প্রধান প্রধান নদী যেমন রাইন, দানিউব, এলবে প্রবাহিত হয়েছে এবং দেশটিকে একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্রে পরিণত করতে সাহায্য করেছে।", "question_text": "আয়তনের দিক থেকে জার্মানি ইউরোপ মহাদেশের কততম রাষ্ট্র ?", "answers": [{"text": "৭ম", "start_byte": 92, "limit_byte": 98}]} {"id": "7443250538964255015-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের রাষ্ট্রপতি", "passage_text": "রাষ্ট্রপতি এক নির্বাচকমণ্ডলীর দ্বারা পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন। এই নির্বাচকমণ্ডলী গঠিত হয় ভারতীয় সংসদ (লোকসভা ও রাজ্যসভা) এবং বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভার সদস্যদের নিয়ে। রাষ্ট্রপতির কার্যকালের মেয়াদ পাঁচ বছর।[5] অতীতে দেখা গিয়েছে যে, শাসক দলের (লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল) মনোনীত প্রার্থীই রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। অনেকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি পুণরায় নির্বাচনে লড়তে পারেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, যাতে নির্বাচকমণ্ডলীতে প্রতি রাজ্যের জনসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট রাজ্যের বিধায়কদের প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা এবং রাজ্য বিধানসভার সদস্যসংখ্যার সঙ্গে জাতীয় সংসদের সদস্যসংখ্যার সামঞ্জস্যবিধান করা যায়। কোনো প্রার্থী এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট পেতে ব্যর্থ হলে, একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পরাজয়শীল প্রার্থীদের ভোট অন্য প্রার্থীতে হস্তান্তরিত হতে থাকে (এবং সেই সঙ্গে সেই প্রার্থী নির্বাচন থেকে বাদ পড়তে থাকেন), যতক্ষণ না একজন সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেন। ভারতের উপরাষ্ট্রপতি অবশ্য লোকসভা ও রাজ্যসভার সকল সদস্যের (নির্বাচিত ও মনোনীত) প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন।[6]", "question_text": "ভারতবর্ষে কত বছর অন্তর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে ?", "answers": [{"text": "পাঁচ", "start_byte": 540, "limit_byte": 552}]} {"id": "8928116523894333105-0", "language": "bengali", "document_title": "গীতাঞ্জলি", "passage_text": "গীতাঞ্জলি হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি কাব্যগ্রন্থ। এই বইয়ে মোট ১৫৭টি গীতিকবিতা সংকলিত হয়েছে। কবিতাগুলি ব্রাহ্ম-ভাবাপন্ন ভক্তিমূলক রচনা। এর বেশিরভাগ কবিতাতেই রবীন্দ্রনাথ নিজে সুরারোপ করেছিলেন। ১৯০৮-০৯ সালে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এই কবিতাগুলি প্রকাশিত হয়। এরপর ১৯১০ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। ", "question_text": "'গীতাঞ্জলি' কাব্যগ্রন্থটিতে মোট কতগুলি কবিতা আছে ?", "answers": [{"text": "১৫৭টি", "start_byte": 187, "limit_byte": 202}]} {"id": "-2792392592160003330-2", "language": "bengali", "document_title": "২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "এই প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলায় ইতালি ফ্রান্সকে হারিয়ে শিরোপা লাভ করে। নির্ধারিত সময়ে ১–১ গোলে সমতা থাকার পর টাইব্রেকারে ইতালি ৫–৩ ব্যবধানে ফ্রান্সকে পরাজিত করে। পর্তুগালকে ৩–১ গোলে হারিয়ে জার্মানি তৃতীয় অবস্থান লাভ করে।", "question_text": "২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ ফাইনালে কোন দলের পরাজয় হয় ?", "answers": [{"text": "ফ্রান্স", "start_byte": 98, "limit_byte": 119}]} {"id": "-6375063284321467064-2", "language": "bengali", "document_title": "হোমো ইরেক্টাস", "passage_text": "হোমো ইরেক্টাসের প্রথম জীবাশ্ম আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৮৯১ ও ১৮৯২ সালে ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে ফরাসি বংশোদ্ভূত ওলন্দাজ সামরিক শল্যচিকিৎসক ওজেন দুবোয়া কর্তৃক। দুবোয়া আসলে মানুষের পূর্বপুরুষদের জীবাশ্ম আবিষ্কারের নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়েই ইন্দোনেশিয়া গিয়েছিলেন। তার প্রথম আবিষ্কৃত জীবাশ্ম ছিল একটি খুলির ঊর্ধ্বাংশ (স্কাল-ক্যাপ), যা সোলো নদীর তীরে অবস্থিত ত্রিনিল নামক স্থানে পাওয়া যায়। এ কারণে জীবাশ্মটির নাম Trinil 2। এর কয়েক বছর পর একই জায়গা থেকে একটি ফিমার খুঁজে পান।[5] খুলি ও ফিমার থেকে প্রমাণিত হয় যে, তারা দুই পায়ে হাঁটত। তবে প্রথমদিকে তিনি নিশ্চিত হতে পারেন নি এরা মানুষ কি-না, তাই নাম দিয়েছিলেন Pithecanthropus erectus অর্থাৎ \"সোজা হয়ে হাঁটতে সক্ষম নরবানর\"। এ নাম দেয়ার পেছনে মানুষের পূর্বপুরুষ বিষয়ে আর্নস্ট হেকেল'র অনুকল্প অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছিল। তবে আবিষ্কারের প্রথম বছরগুলোতে এ নিয়ে প্রচুর বিতর্ক ছিল এবং অনেকেই একে মানুষের পূর্বপুরুষ হিসেবে মেনে নেন নি।", "question_text": "হোমো ইরেক্টাসের প্রথম জীবাশ্ম কে আবিষ্কার করেছিল ?", "answers": [{"text": "ওজেন দুবোয়া", "start_byte": 363, "limit_byte": 397}]} {"id": "8171528772505162422-2", "language": "bengali", "document_title": "আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ", "passage_text": "ইবনে সৌদ ১৮৭৬ সালের ১৫ জানুয়ারি মধ্য আরবের নজদ অঞ্চলের রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন।[6][7] দ্বিতীয় সৌদি রাষ্ট্রের শেষ শাসক আবদুর রহমান বিন ফয়সাল ছিলেন তার বাবা। আল সৌদ তথা তার পরিবার মধ্য আরবে পূর্বের ১৩০ বছর ধরে শক্তিশালী ছিল। তারা ওয়াহাবি মতাদর্শের সমর্থক ছিলেন। সৌদিরা আরব উপদ্বীপের অনেকাংশ জয় করে প্রথম সৌদি রাষ্ট্র গঠন করেছিল। পরে ১৯ শতকের প্রথমদিকে উসমানীয় শাসনাধীন মিশরের হাতে তা ধ্বংস হয়ে যায়। [8] ইবনে সৌদের মা সারাহ আল সুদাইরি ছিলেন সুদাইরি গোত্রের সদস্য[9][10]", "question_text": "আবদুল আজিজ বা ইবনে সৌদের বাবার নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "আবদুর রহমান বিন ফয়সাল", "start_byte": 309, "limit_byte": 369}]} {"id": "-2978280682146340845-3", "language": "bengali", "document_title": "ইসমাইল পাশা", "passage_text": "ইসমাইল পাশা ছিলেন ইবরাহিম পাশার তিন পুত্রের মধ্যে দ্বিতীয় এবং মুহাম্মদ আলি পাশার নাতি। তিনি কায়রোর আল মুসাফির খানা প্রাসাদে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[1]\nতার মা হোশিয়ার ছিলেন তার পিতার তৃতীয় স্ত্রী। বলা হয়ে থাকে যে হুশিয়ার ছিলেন উসমানীয় সুলতান দ্বিতীয় মাহমুদের স্ত্রী ও প্রথম আবদুল আজিজের মা পেরতেভনিয়ালের বোন।[2][3][4][5]", "question_text": "মিশর ও সুদানের খেদিভ ইসমাইল পাশার বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ইবরাহিম পাশা", "start_byte": 48, "limit_byte": 82}]} {"id": "-7841128813068699272-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "ভারতের জাতীয় পতাকা হলো কেন্দ্রে চব্বিশটি দণ্ডযুক্ত নীল \"অশোকচক্র\" সহ গেরুয়া, সাদা ও সবুজ আনুভূমিক আয়তাকার ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা। ১৯৪৭ সালের ২২ জুলাই গণপরিষদের একটি অধিবেশনে এই পতাকার বর্তমান রূপটি ভারত অধিরাজ্যের সরকারি পতাকা হিসেবে গৃহীত হয়েছিল। পরবর্তীকালে এটি ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকার মর্যাদা লাভ করে। ভারতে এই পতাকাটিকে সাধারণত \"ত্রিরঙ্গা পতাকা\" বা \"ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা\" বলা হয়। পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া কৃত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের \"স্বরাজ\" পতাকার ভিত্তিতে এই পতাকাটির নকশা প্রস্তুত করা হয়েছিল।", "question_text": "ভারতীয় পতাকা বিধি কবে তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৪৭ সালের ২২ জুলাই", "start_byte": 351, "limit_byte": 402}]} {"id": "-5275323632540428157-4", "language": "bengali", "document_title": "মাদার টেরিজা", "passage_text": "অ্যাগনিস গঞ্জা বোজাঝিউ আলবেনীয় ভাষায় গঞ্জা শব্দের অর্থ গোলাপকুঁড়ি) ১৯১০ সালের ২৬ অাগস্ট অটোম্যান সাম্রাজ্যের ইউস্কুবে (অধুনা ম্যাসিডোনিয়া প্রজাতন্ত্রের রাজধানী স্কোপিয়ে) জন্মগ্রহণ করেন। তবে ২৬ অাগস্ট জন্ম হলেও তিনি ২৭ অাগস্ট তারিখটিকে তাঁর \"প্রকৃত জন্মদিন\" মনে করতেন; কারণ ওই তারিখেই তাঁর বাপ্তিস্ম সম্পন্ন হয়েছিল।[12] তিনি ছিলেন নিকোলো ও দ্রানা বয়াজুর কনিষ্ঠ সন্তান। তাঁদের আদি নিবাস ছিল আলবেনিয়ার শ্‌কড্যর্ অঞ্চলে।[13] তাঁর পিতা আলবেনিয়ার রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯১৯ সালে মাত্র আট বছর বয়সে তাঁর পিতৃবিয়োগ হয়। পিতার মৃত্যুর পর তাঁর মা তাঁকে রোমান ক্যাথলিক আদর্শে লালন-পালন করেন। জোয়ান গ্র্যাফ ক্লুকাস রচিত জীবনী থেকে জানা যায়, ছোট্টো অ্যাগনেস ধর্মপ্রচারকদের জীবন ও কাজকর্মের গল্প শুনতে বড়োই ভালবাসতেন। ১২ বছর বয়সেই তিনি ধর্মীয় সন্ন্যাস জীবন যাপনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন।[14] ১৮ বছর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করে একজন ধর্মপ্রচারক হিসেবে যোগ দেন সিস্টার্স অফ লোরেটো সংস্থায়। মা আর দিদিদের সঙ্গে আর তার কোনোদিন দেখা হয়নি।[15]", "question_text": "মাদার টেরিজা কোথায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "অটোম্যান সাম্রাজ্যের ইউস্কুবে", "start_byte": 245, "limit_byte": 328}]} {"id": "8916193549617482903-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা", "passage_text": "ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো; ইংরেজি: Indian Space Research Organisation বা ISRO) ভারতের প্রধান মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। ভারত সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন এই সংস্থাটি বিশ্বের অগ্রণী মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলির অন্যতম। অতীতের কয়েকটি সুসংহত প্রচেষ্টার ফলস্রুতিস্বরূপ ১৯৬৯ সালে ইসরো বর্তমান আকারে প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬৯ সালে", "start_byte": 639, "limit_byte": 664}]} {"id": "-7167525771628812738-1", "language": "bengali", "document_title": "আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা", "passage_text": "ইনিয়েস্তা তার শৈশব কাটিয়েছেন বার্সেলোনার যুব প্রকল্প লা মাসিয়াতে। প্রথম দলে তার অভিষেক হয় ২০০২ সালে, ১৮ বছর বয়সে। ২০০৪–০৫ মৌসুমে তিনি দলের নিয়মিত খেলোয়াড়ে পরিনত। ২০০৬ সালে স্পেন জাতীয় দলে অভিষেকের পূর্বে তিনি স্পেন অনূর্ধ্ব ১৬, অনূর্ধ্ব ১৯ এবংঅনূর্ধ্ব ২১ দলে খেলেছেন। ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপে তিনি স্পেনের হয়ে অংশগ্রহন করেন এবং একটি খেলায় মাঠে নামেন। টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় রাউন্ড থেকেই স্পেন বিদায় নেয়। ২০০৮ ইউরো বাছাইপর্ব টপকাতে তিনি স্পেন দলকে সহায়তা করেন। টুর্নামেন্টের মূল পর্বে স্পেন চ্যাম্পিয়ন হয়। এক্ষেত্রে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ২০১০ বিশ্বকাপের ফাইনালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিনি খেলার একমাত্র গোলটি করেন। তাকে ম্যান অব দ্য ম্যাচ ঘোষণা করা হয়। বিশ্বকাপের আরও দুইটি খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছিলেন। টুর্নামেন্টের অল স্টার দলে ইনিয়েস্তা জায়গা পান। ২০১২ ইউরোতে স্পেনের শিরোপা জয়ে তিনি অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তাকে টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচন করা হয়।এছাড়া ২০১১–১২ মৌসুমে তিনি ইউরোপের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালে তিনি জাপানি লিগের দল ভিসেল কোবেতে যোগ দেন।", "question_text": "আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা লুহান কত সালে জাপানি দল ভিসেল কোবের হয়ে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "২০১৮", "start_byte": 2659, "limit_byte": 2671}]} {"id": "589522485342894565-2", "language": "bengali", "document_title": "প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার", "passage_text": "\nডা. খাস্তগীর সরকারী বালিকা বিদ্যালয় ছিল প্রীতিলতার প্রথম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯১৮ সালে তিনি এই স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা শুরু করেন।[14] প্রতি ক্লাসে ভালো ফলাফলের জন্য তিনি সব শিক্ষকের খুব প্রিয় ছিলেন। সেই শিক্ষকের একজন ছিলেন ইতিহাসের ঊষাদি। তিনি প্রীতিলতাকে পুরুষের বেশে ঝাঁসীর রানী লক্ষীবাই এর ইংরেজ সৈন্যদের সাথে লড়াইয়ের ইতিহাস বলতেন।[15] স্কুলে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের একজন ছিলেন কল্পনা দত্ত (পরবর্তীকালে বিপ্লবী)। এক ক্লাসের বড় প্রীতিলতা কল্পনার সাথে ব্যাডমিন্টন খেলতেন।[16] তাঁদের স্বপ্নের কথা লিখেছেন কল্পনা দত্তঃ \"কোন কোন সময় আমরা স্বপ্ন দেখতাম বড় বিজ্ঞানী হব। সেই সময়ে ঝাঁসীর রানী আমাদের চেতনাকে উদ্দীপ্ত করে। নিজেদেরকে আমরা অকুতোভয় বিপ্লবী হিসাবে দেখা শুরু করলাম।\"[17] স্কুলে আর্টস এবং সাহিত্য প্রীতিলতার প্রিয় বিষয় ছিলো।[11] ১৯২৬ সালে তিনি সংস্কৃত কলাপ পরীক্ষায় বৃত্তি লাভ করেন।[18] ১৯২৮ সালে তিনি কয়েকটি বিষয়ে লেটার মার্কস পেয়ে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাশ করেন। অঙ্কের নম্বর খারাপ ছিল বলে তিনি বৃত্তি পাননি।[19] ম্যাট্রিক পরীক্ষার পর বন্ধের সময় তিনি নাটক লিখেন এবং মেয়েরা সবাই মিলে সে নাটক চৌকি দিয়ে তৈরী মঞ্চে পরিবেশন করেন।[20] পরীক্ষার ফলাফল দেওয়ার সময়টাতে তাঁর বাড়িতে এক বিয়ের প্রস্তাব আসে। কিন্তু প্রীতিলতার প্রবল আপত্তির কারণে বিয়ের ব্যবস্থা তখনকার মতো স্থগিত হয়ে যায়।[21] আই.এ. পড়ার জন্য তিনি ঢাকার ইডেন কলেজে ভর্তি হন। এ কলেজ়ের ছাত্রী নিবাসের মাসিক থাকা খাওয়ার খরচ ছিল ১০ টাকা এবং এর মধ্যে কলেজের বেতন ও হয়ে যেত। এ কারণেই অল্প বেতনের চাকুরে জগদ্বন্ধু ওয়াদ্দেদার মেয়েকে আই.এ. পড়তে ঢাকায় পাঠান।[22][23] ১৯৩০ সালে আই.এ. পরীক্ষায় তিনি মেয়েদের মধ্যে প্রথম এবং সবার মধ্যে পঞ্চম স্থান লাভ করেন। এই ফলাফলের জন্য তিনি মাসিক ২০ টাকার বৃত্তি পান এবং কলকাতার বেথুন কলেজ়ে বি এ পড়তে যান।[24] বেথুন কলেজে মেয়েদের সাথে তাঁর আন্তরিক সম্পর্ক তৈরী হয়েছিল। বানারসী ঘোষ স্ট্রীটের হোস্টেলের ছাদে বসে প্রীতিলতার বাশীঁ বাজানো উপভোগ করত কলেজের মেয়েরা।[24][25] প্রীতিলতার বি.এ. তে অন্যতম বিষয় ছিল দর্শন। দর্শনের পরীক্ষায় তিনি ক্লাসে সবার চাইতে ভাল ফলাফল লাভ করতেন। এই বিষয়ে তিনি অনার্স করতে চেয়েছিলেন কিন্তু বিপ্পবের সাথে যুক্ত হবার তীব্র আকাঙ্ক্ষার কারণে অনার্স পরীক্ষা তাঁর আর দেয়া হয়নি। ১৯৩২ সালে ডিসটিংশান নিয়ে তিনি বি.এ. পাশ করেন।[24][26] কিন্তু, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকায় কৃতিত্বের সাথে স্নাতক পাস করলেও তিনি এবং তাঁর সঙ্গী বীণা দাসগুপ্তর পরীক্ষার ফল স্থগিত রাখা হয়। অবশেষে তাঁদেরকে ২২ মার্চ, ২০১২ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে মরণোত্তর স্নাতক ডিগ্রী প্রদান করা হয়।[27]", "question_text": "মাস্টারদা সূর্য সেন কোন কলেজে পড়াশোনা করেন ?", "answers": [{"text": "ইডেন কলেজে", "start_byte": 3246, "limit_byte": 3274}]} {"id": "1494026414373256702-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় দণ্ড বিধি", "passage_text": "\nভারতীয় দণ্ড বিধি (Hindi: भारतीय दण्ड संहिता) হল ভারতের মাটিতে সংঘটনীয় বিবিধ অপরাধের বিবরণ ও সংশ্লিষ্ট শাস্তি বা দণ্ডের বিধান সম্বলিত প্রধান আইন। ১৮৩৩ সালের চার্টার আইনের নির্দেশে ১৮৩৪ খ্রিস্টাব্দে থমাস ব্যাবিংটন মেকলের সভাপতিত্বে গঠিত প্রথম ভারতীয় আইন কমিশনের সুপারিশে ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে এই দণ্ড বিধির খসড়া তৈরী হয়।[1][2][3]ভারতে ব্রিটিশ রাজের শুরুর দিকে ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে ভারতে এই আইন বলবৎ হয়। তবে, দেশীয় রাজ্যগুলিতে নিজস্ব আইন-আদালত থাকার জন্য এই আইন ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত চালু হয়নি। চালু হবার পর থেকে এই বিধির অনেক সংশোধন ও সম্প্রসারণ হয়েছে।", "question_text": "ভারতীয় দণ্ড বিধির খসড়া কবে তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 721, "limit_byte": 770}]} {"id": "-4462082199182628286-15", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের খেলাধুলা", "passage_text": "\nকাবাডি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় খেলা।[1] বর্তমানে কাবাডি আন্তর্জাতিক ভাবেও খেলা হয়। এই খেলা সাধারণত কিশোর থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক সব ধরনের ছেলেরা খেলে থাকে। সাধারণত বিশেষ উৎসব বা পালা-পার্বনে বেশ আড়ম্বরপূর্ণ ভাবে কাবাডি খেলার আয়োজন করা হয়। কাবাডি বাংলাদেশের জাতীয় খেলা। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশে কাবাডি ফেডারেশন গঠিত হয়েছে। পূর্বে কেবল মাত্র গ্রামে এই কাবাডি খেলার প্রচলন দেখা গেলেও বর্তমানে সব জায়গায় কাবাডি খেলা প্রচলিত হয়েছে।", "question_text": "বাংলাদেশের জাতীয় খেলার নাম কী ?", "answers": [{"text": "কাবাডি", "start_byte": 657, "limit_byte": 675}]} {"id": "-6772302488405767532-2", "language": "bengali", "document_title": "জার্মানি", "passage_text": "জার্মানিতে নগরায়নের হার অত্যন্ত উঁচু। বার্লিন দেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। তবে প্রাক্তন পশ্চিম জার্মানির রাজধানী বন শহরে এখনও বেশ কিছু সরকারী অফিস রয়েছে। জার্মান ভাষা এখানকার প্রধান ভাষা। দুই-তৃতীয়াংশ লোক হয় রোমান ক্যাথলিক অথবা প্রোটেস্টান্ট খ্রিস্টান।", "question_text": "বার্লিন কোন দেশের রাজধানী ?", "answers": [{"text": "জার্মানি", "start_byte": 0, "limit_byte": 24}]} {"id": "-3697074528484927697-7", "language": "bengali", "document_title": "মতিউর রহমান (বীরশ্রেষ্ঠ)", "passage_text": "২০ই আগস্ট,১৯৭১ এ মতিউর রহমান এবং রাশেদ মিনহাজ স্ব স্ব দেশের জন্য মৃত্যুবরণ করেন। বাংলাদেশ সরকার মতিউর রহমানকে তাঁর সাহসী ভূমিকার জন্য বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করে এবং রাশেদ মিনহাজকে পাকিস্তান সরকার সম্মানসূচক খেতাব দান করে। প্রসঙ্গতঃ একই ঘটনায় দুই বিপরীত ভূমিকার জন্য দুইজনকে তাদের দেশের সর্বোচ্চ সম্মানসূচক খেতাব প্রদানের এমন ঘটনা বিরল।", "question_text": "বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান কবে শহীদ হন ?", "answers": [{"text": "২০ই আগস্ট,১৯৭১", "start_byte": 0, "limit_byte": 38}]} {"id": "-8232681921829355773-3", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা", "passage_text": "\n\n১৭শ শতাব্দীর শেষভাগে সুতানুটি, ডিহি কলিকাতা ও গোবিন্দপুর নামে তিনটি গ্রাম নিয়ে কলকাতা শহরটি গড়ে ওঠে। এর মধ্যে ডিহি কলিকাতা নামটি থেকে কলকাতা নামটির উৎপত্তি।[16]", "question_text": "কলকাতা নগরীর পত্তন কোন সালে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৭শ শতাব্দীর শেষভাগে", "start_byte": 2, "limit_byte": 58}]} {"id": "4749857637773712091-5", "language": "bengali", "document_title": "তিব্বতের ইতিহাস", "passage_text": "\nফাগ-মো-গ্রু-পা রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা তা'ই-সি-তু-ব্যাং-ছুব-র্গ্যাল-ম্ত্শানের উদ্দেশ্য ছিল ট্যাং রাজবংশের আমলে তিব্বত সাম্রাজ্যের অতীত গৌরব ফিরিয়ে এনে তিব্বতীদের মধ্যে জাতীয়তাবাদী মনোভাব সৃষ্টি করা এবং তিব্বতে মঙ্গোল শাসনের অবসান ঘটানো।[54]:২৬২ তিনি তিব্বত সাম্রাজ্যের মহান সম্রাট স্রোং-ব্ত্সন-স্গাম-পোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা ও বিচারব্যবস্থার নীতি গ্রহণ করেন।[55]:৫০৪ তিনি ইউয়ান সাম্রাজ্যের দ্বারা প্রচলিত তিব্বতের তেরোটি প্রশাসনিক বিভাগকে বাতিল করে মধ্য তিব্বতকে বিভিন্ন র্দ্জোং (Wylie: rdzong) বা জেলায় বিভক্ত করেন।[55]:৫০৪র্দ্জোং-দ্পোন (Wylie: rdzong dpon) জেলার প্রধানদের প্রাচীন তিব্বত সাম্রাজ্যের সময়ের রীতিনীতি ও আচার অনুষ্ঠান পালন করতে হত এবং প্রাচীন পোশাক রীতি মেনে চলতে হত।[55]:৫০৪ তা'ই-সি-তু-ব্যাং-ছুব-র্গ্যাল-ম্ত্শান দ্বারা প্রচলিত আইন ব্যবস্থা বিংশ শতাব্দী পর্যন্ত তিব্বতে প্রচলিত ছিল।[56]:৭ ১৩৬৪ খ্রিষ্টাব্দে তা'ই-সি-তু-ব্যাং-ছুব-র্গ্যাল-ম্ত্শানের মৃত্যু হলে তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্র 'জাম-দ্ব্যাংস-শা-ক্যা-র্গ্যাল-ম্ত্শান মধ্য তিব্বতের পরবর্তী রাজা হন। তিনি যখন সিংহাসনে বসেন তখন মঙ্গোল ইউয়ান সাম্রাজ্য এতটাই দুর্বল হয়ে পড়েছে, যে তিব্বতের রাজনীতিতে তাঁদের প্রভাব ছিল না বললেই চলে। ১৩৬৫ খ্রিষ্টাব্দে ইউয়ান সম্রাট তোঘোন তেমুর তাঁকে গুশি উপাধি এবং নেদোং অঞ্চলের শাসনভার দান করেন। ১৩৬৮ খ্রিষ্টাব্দে মিং রাজবংশ চীন অধিকার করলে হেঝৌ অঞ্চলের সেনাপতির উপদেশে মিং সম্রাট তাঁকে পুনরায় উপাধি প্রদান করে তাঁর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখেন।[n 3][58] এরফলে 'জাম-দ্ব্যাংস-শা-ক্যা-র্গ্যাল-ম্ত্শান চীনের হস্তক্ষেপ ব্যতীত নিজের পৃথক শাসনব্যবস্থার অস্তিত্ব বজায় রাখতে সক্ষম হন।[59]:৪৮,৪৯ এই রাজ্যের অপর একজন উল্লেখযোগ্য শাসক গোং-মা-গ্রাগ্স-পা-র্গ্যাল-ম্ত্শানের রাজত্বকালে তিব্বতে সমৃদ্ধি আসে।[60] ঐ বংশের পূর্ববর্তী রাজারা যেরকম স্দে-স্রিদ উপাধি ধারণ করতেন, তিনি গোং-মা উপাধি ধারণ করেন।[61]:৮৫,৮৬ ১৩৮৮ খ্রিষ্টাব্দে হোংঊ তাঁকে গুশি উপাধি দান করেন এবং দুই রাজবংশের মধ্যে সম্পর্কের উন্নতি ঘটে। গোং-মা-গ্রাগ্স-পা-র্গ্যাল-ম্ত্শানের রাজত্বকালে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক আদান প্রদানও বৃদ্ধি পায়। বিখ্যাত তিব্বতী বৌদ্ধ পন্ডিত ত্সোং-খা-পা-ব্লো-ব্জাং-গ্রাগ্স-পার পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তাঁর অনুদানেই ত্সোং-খা-পা-ব্লো-ব্জাং-গ্রাগ্স-পা ও তাঁর অনুগামীরা দ্গা'-ল্দান বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করতে সক্ষম হন।[62] ১৪০৯ খ্রিষ্টাব্দে রাজা লাসা শহরে ত্সোং-খা-পা-ব্লো-ব্জাং-গ্রাগ্স-পাকে লো-গ্সার বা তিব্বতী নববর্ষের দিনে উদযাপন করার জন্য স্মোন-লাম-ছেন-মো নামক উৎসবের সূচনা করতে সহায়তা করেন।[61]:৮৫,৮৬ গোং-মা-গ্রাগ্স-পা-র্গ্যাল-ম্ত্শানের ভ্রাতা সাংস-র্গ্যাস-র্গ্যাল-ম্ত্শান রিং-স্পুংস-পা নামক গ্ত্সাং অঞ্চলের রিং-স্পুংস এলাকার এক আঞ্চলিক জমিদার পরিবারের দুইজন মহিলাকে বিবাহ করেন এবং তাঁদের গ্রাগ্স-পা-'ব্যুং-গ্নাস এবং কুন-দ্গা'-লেগ্স-পা নামক দুই পুত্রের জন্ম হয়। গোং-মা-গ্রাগ্স-পা-র্গ্যাল-ম্ত্শানের মৃত্যুর পর যখন মন্ত্রীরা পরবর্তী উত্তরাধিকারী মনোয়নের জন্য ঐকমত্য্যে পৌঁছতে পারছিলেন না, রিং-স্পুংস-পা পরিবারের প্রধান নোর-বু-ব্জাং-পো এই সুযোগে ফাগ-মো-গ্রু-পা রাজবংশের এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে গ্দান-সা-থেল বৌদ্ধবিহারের প্রধানকে সিংহাসনের উত্তরাধিকার নির্বাচনের উপদেশ দেন। প্রধান লামা গ্রাগ্স-পা-'ব্যুং-গ্নাসকে নির্বাচন করেন। যদিও সাংস-র্গ্যাস-র্গ্যাল-ম্ত্শানের সিংহাসনের প্রতি নজর ছিল, কিন্তু তিনি প্রধান লামার নির্বাচন মেনে নেন।[63]:১০৪,১০৫দুই বছর পরে ১৪৩৪ খ্রিষ্টাব্দে গ্দান-সা-থেল বৌদ্ধবিহারের প্রধান লামার মৃত্যু ঘটলে সাংস-র্গ্যাস-র্গ্যাল-ম্ত্শান সিংহাসনের দাবী জানাতে শুরু করেন। এরফলে এক বছর ব্যাপী এক গৃহযুদ্ধের সূচনা হয় ও সাংস-র্গ্যাস-র্গ্যাল-ম্ত্শানকে পালিয়ে যেতে হয় এবং নোর-বু-ব্জাং-পো বিজয়ী হিসেবে উঠে আসেন।[63]:১০৪,১০৫ এবং ১৪৩৫ খ্রিষ্টাব্দে সাম-দ্রুব-ত্সে নামক গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল অধিকার করেন। এরফলে রিং-স্পুংস-পা গ্ত্সাং অঞ্চলটি নিজেদের অধিকারে নিয়ে এসে মধ্য তিব্বতের নতুন রাজবংশরূপে উঠে আসে।[61]:৮৬,৮৭ রিং-স্পুংস-পা রাজবংশ নতুন শক্তিরূপে উঠে এলেও তাঁরা গ্রাগ্স-পা-'ব্যুং-গ্নাসকে ক্ষমতাচ্যূত করেননি, কিন্তু ফাগ-মো-গ্রু-পা রাজবংশের অধিকার শুধু পূর্ব মধ্য তিব্বতের দ্বুস অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ রয়ে যায়। উভয় রাজবংশের পরবর্তী রাজারা নিজেদের মধ্যে বৈরীতা বজায় রাখেন। রিং-স্পুংস-পা রাজবংশের রাজা দোন-য়োদ-র্দো-র্জের রাজত্বে এই বিরোধ চরম আকার ধারণ করে। তিনি কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের সপ্তম র্গ্যাল-বা-কার্মা-পা ছোস-গ্রাগ্স-র্গ্যা-ম্ত্শোর পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। ছোস-গ্রাগ্স-র্গ্যা-ম্ত্শোর অনুরোধে লাসা শহরের অদূরে দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের প্রভাবাধীন এলাকায় বৌদ্ধবিহার নির্মাণের চেষ্টা করলে সেরা ও দ্রেপুং বৌদ্ধবিহারের দ্গে-লুগ্স ধর্মসম্প্রদায়ের বৌদ্ধরা এই নির্মাণ ভেঙ্গে দেন।[28]:২৭৭ এরফলে মধ্য তিব্বতে ধর্মীয় ও রাজনৈতিক একটি সংকট সৃষ্টি হয়।[64]:২২২-২২৫ ১৪৮০ খ্রিষ্টাব্দে দোন-য়োদ-র্দো-র্জে একটি বিশাল সৈন্যবাহিনীর সাহায্যে দ্বুস অঞ্চল আক্রমণ করেন। তিনি লাসা শহরের নিকটবর্তী ক্যিশোদ অঞ্চল আক্রমণ করে ফাগ-মো-গ্রু-পা রাজবংশের অষ্টম রাজা কুন-দ্গা'-লেগ্স-পার প্রভাবশালী মন্ত্রী কাঝিপা পরিবারের কোনছোক রিনছেনকে বিতাড়িত করেন। যদিও তিনি বেশ কিছু অঞ্চলকে রিং-স্পুংস-পা রাজবংশের অধীনে নিয়ে আসেন, তবুও দ্গা'-ল্দান বৌদ্ধবিহার লুঠ করার তাঁর প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করা সম্ভব হয়।[16]:৮৭[28]:২৭৭[65]:৫০০ এই আক্রমণের পর ফাগ-মো-গ্রু-পা রাজ্যের মন্ত্রীরা পরামর্শ করে তাঁদের রাজা কুন-দ্গা'-লেগ্স-পাকে নির্বাসনে পাঠিয়ে ঙ্গাগ-গি-দ্বাং-পোকে পরবর্তী রাজা নির্বাচিত করেন। ঙ্গাগ-গি-দ্বাং-পোর রাজত্বকালে ১৪৮৫ খ্রিষ্টাব্দে দোন-য়োদ-র্দো-র্জে র্গ্যাল-র্ত্সে শহর আক্রমণ করে অধিকার করে নেন।[16]:৮৭[64]:২২৬ ১৪৯১ খ্রিষ্টাব্দেঙ্গাগ-গি-দ্বাং-পোর মৃত্যু হলে রিং-স্পুংস-পা রাজবংশের দ্বিতীয় রাজা কুন-তু-ব্জাং-পোর ভ্রাতা গ্ত্সো-স্ক্যেস-র্দো-র্জে ফাগ-মো-গ্রু-পা রাজ্যের উত্তরাধিকারী ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্ক্রা-শিস-গ্রাগ্স-পার নাবালকত্বের সুযোগে রাজ্যের অভিভাবক হয়ে যান।[57]:৬৯৩ ১৪৯৮ খ্রিষ্টাব্দে লাসা শহরে বসবাসকারী কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের এক উচ্চপদস্থ বৌদ্ধকে হত্যা করা হলে দোন-য়োদ-র্দো-র্জে লাসা অবরোধ করেন। এই বছর থেকে প্রায় কুড়ি বছর কার্মা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের বৌদ্ধরা দ্গে-লুগস সম্প্রদায়ের বৌদ্ধদের লো-গ্সার বা তিব্বতী নববর্ষের দিনে উদযাপন করার জন্য স্মোন-লাম-ছেন-মো নামক উৎসব পালনে বাধা সৃষ্টি করে।[65]:৫০২ ১৪৯৯ খ্রিষ্টাব্দে দোন-য়োদ-র্দো-র্জের অনুমতিক্রমে ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্ক্রা-শিস-গ্রাগ্স-পা ফাগ-মো-গ্রু-পা রাজবংশের পরবর্তী রাজা হিসেবে সিংহাসনে বসলে গ্ত্সো-স্ক্যেস-র্দো-র্জে অভিভাবকত্ব থেকে সরে আসেন। ১৫১০ খ্রিষ্টাব্দে গ্ত্সো-স্ক্যেস-র্দো-র্জের মৃত্যু হলে দোন-য়োদ-র্দো-র্জের সঙ্গে ঙ্গাগ-দ্বাং-ব্ক্রা-শিস-গ্রাগ্স-পার মধ্যে একটি সামরিক লড়াই শুরু হলেও দ্রুত তাঁদের মধ্যে মধ্যস্থতা হয়ে যায়। ১৫১২ খ্রিষ্টাব্দে দোন-য়োদ-র্দো-র্জের মৃত্যুর পর রিং-স্পুংস-পা রাজ্যের সামরিক ও রাজনৈতিক প্রভাব হ্রাস পেতে থাকে। ১৫১৫ খ্রিষ্টাব্দে ফাগ-মো-গ্রু-পা রাজবংশের সাথে পুনরায় বিরোধ শুরু হয়। রিং-স্পুংস-পা রাজবংশের অধীনে থাকা গ্যাখার্ত্সে তাঁদের আনুগত্য পাল্টে ফাগ-মো-গ্রু-পা রাজবংশের অধীনে চলে যায়।[64]:২৩১ লাসা থেকে রিং-স্পুংস-পার সৈন্যদল বিতাড়িত হয় এবং কুড়ি বছর পরে দ্গে-লুগস সম্প্রদায়ের বৌদ্ধদের স্মোন-লাম-ছেন-মো নামক উৎসব পালনের সুযোগ পান।[16]:৮৮[66]:৮৫ ঝিগ-শাগ-পা-ত্শে-ব্র্তান-র্দো-র্জে নামক রিং-স্পুংস-পা রাজবংশের এক আত্মীয় ও সাম-গ্রুব-ত্সে দুর্গের অধিপতি ১৫৫৭ খ্রিষ্টাব্দে রিং-স্পুংস-পা রাজবংশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। ১৫৬৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি পানাম ল্হুনদ্রুপ ক্যুংত্সে অবরোধ করলে কুন-ম্খ্যেন-পাদ-মা-দ্কার-পো নামক 'ব্রুগ-পা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের চতুর্থ র্গ্যাল-দ্বাং-'ব্রুগ-পা উভয় পক্ষের মধ্যে মধ্যস্থতা করেন। কিন্তু ১৫৬৬ খ্রিষ্টাব্দে ন্যাংতোদ অঞ্চলে এক নতুন যুদ্ধের সূচনা হলে কুন-ম্খ্যেন-পাদ-মা-দ্কার-পোর মধ্যস্থতায় ঙ্গাগ-দ্বাং-'জিগ্স-মেদ-গ্রাগ্স-পা সমগ্র পানাম অঞ্চলটি ঝিগ-শাগ-পা-ত্শে-ব্র্তান-র্দো-র্জেকে সমর্পণ করে দিতে সম্মত হন। এরফলে রিং-স্পুংস-পা রাজবংশের প্রভাব মধ্য তিব্বত থেকে অন্তর্হিত হয় এবং ঝিগ-শাগ-পা-ত্শে-ব্র্তান-র্দো-র্জে গ্ত্সাং-পা রাজবংশ স্থাপন করে মধ্য তিব্বতের নতুন শক্তি হিসেবে উঠে আসেন।[28]:২৮০", "question_text": "কার কাছে রিং-স্পুংস-পা রাজবংশের পতন ঘটে ?", "answers": [{"text": "ঝিগ-শাগ-পা-ত্শে-ব্র্তান-র্দো-র্জে", "start_byte": 18383, "limit_byte": 18470}]} {"id": "7659196241849444050-34", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "passage_text": "\nরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাধারে ছিলেন নাট্যকার ও নাট্যাভিনেতা।[146] জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির পারিবারিক নাট্যমঞ্চে মাত্র ষোলো বছর বয়সে অগ্রজ জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত হঠাৎ নবাব নাটকে (মলিয়ের লা বুর্জোয়া জাঁতিরোম অবলম্বনে রচিত) [147] ও পরে জ্যোতিরিন্দ্রনাথেরই অলীকবাবু নাটকে নামভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ।[146] ১৮৮১ সালে তাঁর প্রথম গীতিনাট্য বাল্মীকি-প্রতিভা মঞ্চস্থ হয়।[146][148] এই নাটকে তিনি ঋষি বাল্মীকির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।[146][148] ১৮৮২ সালে রবীন্দ্রনাথ রামায়ণের উপাখ্যান অবলম্বনে কালমৃগয়া নামে আরও একটি গীতিনাট্য রচনা করেছিলেন।[146][148] এই নাটক মঞ্চায়নের সময় তিনি অন্ধমুনির ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।[146][148]", "question_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা প্রথম গীতিনাট্যের নাম কী ?", "answers": [{"text": "বাল্মীকি-প্রতিভা", "start_byte": 922, "limit_byte": 968}]} {"id": "7500342422486282945-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় টাকা", "passage_text": "ভারতীয় টাকা বা Indian Rupee (মুদ্রা প্রতীক: ; ব্যাংক কোড: INR) হল ভারতের সরকারি মুদ্রার নাম। এই মুদ্রার প্রচলন ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। আধুনিক ১, ১০০ পয়সায় বিভক্ত। ৫, ১০, ২০, ২৫ ও ৫০ পয়সা এবং ১, ২, ৫ ও ১০ -র মুদ্রা বাজারে প্রচলিত। অন্যদিকে ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০, ২০০,৫০০ ও ২০০০ -র ব্যাংকনোটও বাজারে প্রচলিত।", "question_text": "ভারতের সরকারি মুদ্রা কি ?", "answers": [{"text": "ভারতীয় টাকা", "start_byte": 0, "limit_byte": 34}]} {"id": "-2213906058284930151-1", "language": "bengali", "document_title": "শাহ আহমদ শফী", "passage_text": "আহমদ শফীর জন্ম ১৯২০ সালে, চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার পাখিয়ারটিলা গ্রামে। ১০ বছর বয়সে তিনি আল্‌-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসায় ভর্তি হন। ওই বয়সে কিছুদিনের মধ্যে তিনি পিতা-মাতা উভয়কে হারান। এরপর ১০ বছর আল্‌-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদ্রাসায় অতিবাহিত করেন। ২০ বছর বয়সে (১৯৪১ সালে) তিনি ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসায় ভর্তি হন। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে আলেমদের কাছে দূর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল এ মাদ্রাসাটি। ওই সময় তিনি সাইয়্যেদ হুসাইন আহমাদ মাদানীর হাতে বায়আত গ্রহণ করেন।", "question_text": "বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ আল্লামা শাহ আহমদ শফী কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯২০ সালে", "start_byte": 39, "limit_byte": 64}]} {"id": "5537428330858923345-4", "language": "bengali", "document_title": "রক্ত", "passage_text": "রক্তের প্রধান উপাদান দুইটি। যথা: \n(ক) অজৈব পদার্থ\n(খ) জৈব পদার্থ", "question_text": "রক্তের প্রধান কয়টি উপাদান থাকে ?", "answers": [{"text": "দুইটি", "start_byte": 57, "limit_byte": 72}]} {"id": "-4305390952707595083-0", "language": "bengali", "document_title": "ফ্লিপকার্ট", "passage_text": "কর্নাটকের ব্যাঙ্গালোরে অবস্থিত ফ্লিপকার্ট হল এক ভারতীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। আগে আমাজন ডট কমে কাজ করা ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠানের দুজন স্নাতক শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্ট আরম্ভ করেন। প্রথম অবস্থায় ফ্লিপকার্ট বইয়ের বিক্রীর ব্যবসা আরম্ভ করে, যদিও বর্তমান ফ্লিপকার্ট বিভিন্ন ধরণের ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর সাথে নিত্যব্যবহার্য বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায়। ফ্লিপকার্ট থেকে বস্তু ক্রয় করবার জন্য গ্রাহক বহু বিকল্পেের মধ্য থেকে নিজের পছন্দের বিকল্প বেছে নিতে পারে, যেমন: ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, ই-উপহার কুপন ইত্যাদি, তাছাড়া বস্তু গ্রাহক বাড়িতে পাওয়ার সময়ে নগদ টাকা দেওয়ার বিকল্প ব্যবস্থা (Cash on Delivery)ও আছে।[3] \n\nক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড যতেষ্ট কম ব্যবহার হওয়া ভারতে, গ্রাহক ঘরে নগদ টাকা দেওয়ার এই ব্যবস্থা ফ্লিপকার্টের সাথে এমন ই-ব্যবসাকে এক নতুন মাত্রা প্রদান করতে দেখা যায়। [4]", "question_text": "ভারতীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ফ্লিপকার্ট কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৭ সালে", "start_byte": 491, "limit_byte": 516}]} {"id": "4158053828169257624-1", "language": "bengali", "document_title": "আর্ডিপিথেকাস", "passage_text": "১৯৭৪ সালে লুসি আবিষ্কারকারী দলের একজন বিজ্ঞানী ছিলেন টিম হোয়াইট যিনি বার্কলে'র ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ায় জীবাশ্ম-নৃবিজ্ঞান গবেষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ইথিওপিয়া'র আফার নিম্নভূমিতে হোমিনিনি গোত্রের এত জীবাশ্ম পাওয়া গেছে যে টিম হোয়াইট রীতিমত এই জায়গাটিকেই পরবর্তী গবেষণার জন্য বেছে নেন। ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবা'র অদূরে “আফার” নামে এক বিরাট নিম্নভূমিতেই লুসি থেকে শুরু করে হোমিনিনি গোত্রের সবগুলো জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। শিম্পাঞ্জি, মানুষ সবাই এই গোত্রের অন্তর্ভুক্ত।", "question_text": "আর্ডিপিথেকাস র‍্যামিডাস প্রজাতির সন্ধান প্রথম কোন অঞ্চলে পাওয়া যায় ?", "answers": [{"text": "ইথিওপিয়া'র আফার নিম্নভূমি", "start_byte": 433, "limit_byte": 505}]} {"id": "8769029284744257202-1", "language": "bengali", "document_title": "সোনালী ব্যাংক", "passage_text": "বাংলাদেশ ব্যাংক অধ্যাদেশ ১৯৭২ অনুযায়ী ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, প্রিমিয়ার ব্যাংক এবং ব্যাংক অব বাহাওয়ালপুরকে অধিগ্রহণ করে সোনালী ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩ জুন তারিখে এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী হিসাবে নিবন্ধিত হয়। যেসব স্থানে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো শাখা নেই সেসব স্থানে সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশের সরকারি কোষাগারের দায়িত্ব পালন করে থাকে। ব্যাংকটি স্ট্যাম্প শুল্ক, খাজনা এবং নিবন্ধীকরণ ফি আদায় করে থাকে, বিশেষ সঞ্চয়ী হিসাব পরিচালনা করে, সরকারী কর্মচারীদের পেনসন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমুহের শিক্ষকদের বেতন পরিশোধ করে থাকে।", "question_text": "সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭২", "start_byte": 69, "limit_byte": 81}]} {"id": "-4292235178675404276-1", "language": "bengali", "document_title": "আলাউদ্দিন খিলজি", "passage_text": "আলাউদ্দিন খিলজি ছিলেন খিলজি বংশের প্রতিষ্ঠাতা জালালুদ্দিন খিলজির ভাতিজা এবং জামাতা। বীরভূমদেরকে পরাজিত করে জালালুদ্দিন খিলজি যখন দিল্লি দখল করে নেন। তখন আলাউদ্দিন খিলজিকে আমির-ই-তুজুখ বা উদযাপন মন্ত্রী পদ দেওয়া হয়। ১২৯১ সালে জালালুদ্দিন খিলজি তার ভাতিজা আলাউদ্দিন খিলজির হাতে কারা্(কানপুরের নিকটবর্তী এক এলাকা)নামক অঞ্চলের শাসনভার তুলে দেন। ১২৯৬ সালে আলাউদ্দিন খিলজি বসিলা অবরোধ করে জালালুদ্দিন খিলজির কাছে থেকে আবাধ(উত্তর-প্রদেশ) দখল করে সেটা শাসন করা শুরু করেন। ১২৯৬ সালে দেভাগিরি অবরোধ করেন এবং জালালুদ্দিনের বিপুল পরিমানের সম্পদ দখল করে নেন।জালালুদ্দিন খিলজিকে হত্যা করে, তিনি দিল্লিতে নিজের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরবর্তীতে জালালুদ্দিনের ছেলের কাছ থেকে মুলতান দখল করে নেন।", "question_text": "খিলজি বংশের প্রথম শাসক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "জালালুদ্দিন খিলজি", "start_byte": 126, "limit_byte": 175}]} {"id": "5912141546382665150-2", "language": "bengali", "document_title": "আব্বাসীয় খিলাফত", "passage_text": "আব্বাসীয় খিলাফত (Arabic: الخلافة العباسية‎ / ALA-LC: al-Khilāfah al-‘Abbāsīyyah) ইসলামী খিলাফতগুলোর মধ্যে তৃতীয় খিলাফত। এটি আব্বাসীয় বংশ কর্তৃক শাসিত হয়। বাগদাদ এই খিলাফতের রাজধানী ছিল। উমাইয়া খিলাফতকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর আব্বাসীয় খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে আন্দালুসে উমাইয়া খিলাফত উৎখাত করা যায়নি।", "question_text": "আব্বাসীয় খিলাফতের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "বাগদাদ", "start_byte": 340, "limit_byte": 358}]} {"id": "6912662569571625072-1", "language": "bengali", "document_title": "কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার", "passage_text": " প্রথম শহীদ মিনার নির্মিত হয়েছিল অতিদ্রুত এবং নিতান্ত অপরিকল্পিতভাবে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেলে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে তা’ সম্পন্ন করে। শহীদ মিনারের খবর কাগজে পাঠানো হয় ঐ দিনই। শহীদ বীরের স্মৃতিতে - এই শিরোনামে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় ছাপা হয় শহীদ মিনারের খবর।[1]", "question_text": "কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার কবে তৈরী হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২৩ ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 270, "limit_byte": 364}]} {"id": "-1919830426120291281-2", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ূন আহমেদ", "passage_text": "১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী তাঁকে আটক করে এবং নির্যাতনের পর হত্যার জন্য গুলি চালায়। তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে যান।[2] হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাস নন্দিত নরকে, ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয়। সত্তর দশকের এই সময় থেকে শুরু করে মৃত্যু অবধি তিনি ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কারিগর। এই কালপর্বে তাঁর গল্প-উপন্যাসের জনপ্রিয়তা ছিল তুলনারহিত। তাঁর সৃষ্ট হিমু এবং মিসির আলি ও শুভ্র চরিত্রগুলি বাংলাদেশের যুবকশ্রেণীকে গভীরভাবে উদ্বেলিত করেছে। বিজ্ঞান কল্পকাহিনীও তাঁর সৃষ্টিকর্মের অন্তর্গত, তাঁর রচিত প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী তোমাদের জন্য ভালোবাসা। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রসমূহ পেয়েছে অসামান্য দর্শকপ্রিয়তা। তবে তাঁর টেলিভিশন নাটকগুলি ছিল সর্বাধিক জনপ্রিয়। সংখ্যায় বেশি না হলেও তাঁর রচিত গানগুলোও জনপ্রিয়তা লাভ করে। তাঁর অন্যতম উপন্যাস হলো মধ্যাহ্ন, জোছনা ও জননীর গল্প, মাতাল হাওয়া, লীলাবতী, কবি, বাদশাহ নামদার ইত্যাদি। বাংলা সাহিত্যের উপন্যাস শাখায় অসামান্য অবদানের জন্য তিনি ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমি প্রদত্ত বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে তাঁর অবদানের জন্য ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে একুশে পদকে ভূষিত করে।", "question_text": "কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাসটি কবে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭২ সালে", "start_byte": 551, "limit_byte": 576}]} {"id": "6140687445106803955-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "\n\n\nমুহাম্মাদ[1] (২৯ আগস্ট ৫৭০[2] - ৮ জুন ৬৩২;[3] আরবি উচ্চারণ শুনতে ক্লিক করুন মোহাম্মদ এবং মুহম্মদ নামেও পরিচিত; তুর্কি: মুহাম্মেদ), পূর্ণ নাম: আবু আল-কাশিম মুহাম্মাদ ইবনে ʿআবদুল্লাহ ইবনে ʿআবদুল মুত্তালিব ইবনে হাশিম (ابو القاسم محمد ابن عبد الله ابن عبد المطلب ابن هاشم) হলেন ইসলামের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব এবং ইসলামী বিশ্বাস মতে আল্লাহ বা ঈশ্বর কর্তৃক প্রেরিত সর্বশেষ নবী,[4][n 1][n 2] (Arabic: النبي আন-নাবিয়্যু‎), তথা \"বার্তাবাহক\" (আরবি: الرسول আর-রাসুল), যার উপর ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ আল-কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। অমুসলিমদের মতে তিনি ইসলামী জীবন ব্যবস্থার প্রবর্তক।[5] অধিকাংশ ইতিহাসবেত্তা ও বিশেষজ্ঞদের মতে,[6][7] মুহাম্মাদ ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় নেতা।[8][9][10][11][12] তাঁর এই বিশেষত্বের অন্যতম কারণ হচ্ছে আধ্যাত্মিক ও জাগতিক উভয় জগতেই চূড়ান্ত সফলতা অর্জন। তিনি ধর্মীয় জীবনে যেমন সফল তেমনই রাজনৈতিক জীবনেও। সমগ্র আরব বিশ্বের জাগরণের পথিকৃৎ হিসেবে তিনি অগ্রগণ্য;[13] বিবাদমান আরব জনতাকে একীভূতকরণ তাঁর জীবনের অন্যতম সফলতা।[14][15]", "question_text": "নবী মুহাম্মদ কোন সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "৮ জুন ৬৩২", "start_byte": 73, "limit_byte": 96}]} {"id": "-582964191307188074-0", "language": "bengali", "document_title": "চণ্ডীমঙ্গল", "passage_text": "চণ্ডীমঙ্গল বা অভয়ামঙ্গল মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের মঙ্গলকাব্য ধারার অন্যতম প্রধান কাব্য। এই ধারার অন্য দুই উল্লেখনীয় কাব্য মনসামঙ্গল ও ধর্মমঙ্গল। জনশ্রুতি অনুসারে চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের আদি-কবি মানিক দত্ত। এই কাব্যের সর্বাধিক জনপ্রিয় কবি \"কবিকঙ্কণ\" মুকুন্দরাম চক্রবর্তী। অন্যান্য কবিদের মধ্যে দ্বিজ মাধব বিশেষ উল্লেখনীয়।[1]", "question_text": "চণ্ডীমঙ্গল কাব্যধারার প্রথম কবি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মানিক দত্ত", "start_byte": 521, "limit_byte": 549}]} {"id": "4868639946510768932-2", "language": "bengali", "document_title": "জে কে রাউলিং", "passage_text": "১৯৬৫ সালের ৩১ জুলাই ইংল্যান্ডের গ্লুসেস্টারশায়ারের ইয়েটে শহরে জন্মগ্রহণ করেন জে.কে. রাউলিং। তার বাবার নাম পিটার এবং মায়ের নাম অ্যানি। তার বাবা ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার এবং মা ছিলেন গবেষণাগারের টেকনিশিয়ান। রাউলিং এর পুরো নাম জোয়ান ক্যাথলিন রাউলিং। রাউলিং এর ছোট আরও এক বোন রয়েছে। ছোটবেলাটা কাটে গ্রাম্য পরিবেশে।", "question_text": "ব্রিটিশ লেখিকা জে কে রাউলিং-এর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "পিটার", "start_byte": 290, "limit_byte": 305}]} {"id": "1428907332454485878-0", "language": "bengali", "document_title": "সত্য সাই", "passage_text": "\nসত্য সাই বাবা (Telugu: సత్య సాయిబాబా Telugu pronunciation:[sʌθjə sɑːɪ bɑːbɑː], পূর্বাশ্রমের নাম সত্যনারায়ণ রাজু) (২৩ নভেম্বর, ১৯২৬[1] – ২৪ এপ্রিল, ২০১১[2]) ছিলেন একজন ভারতীয় হিন্দু ধর্মগুরু, আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব ও শিক্ষাবিদ।[3] তাঁর ভক্তদের বিশ্বাসে তিনি ছিলেন একজন অবতার ও গডম্যান।[4] আধ্যাত্মিক শিক্ষক ও অলৌকিক ক্রিয়াপ্রদর্শক।[1][5][6][7][8] শূন্য থেকে \"বিভূতি\" বা পবিত্র ছাই এবং আংটি, নেকলেস বা ঘড়ির মতো ছোটো ছোটো বস্তু হাজির করে সত্য সাই যুগপৎ খ্যাতি অর্জন ও বিতর্ক সৃষ্টি করেন। যুক্তিবাদীরা এই সব ঘটনাকে সাধারণ জাদুর খেলা বলে থাকেন। অন্যদিকে ভক্তেরা এগুলিকে তাঁর দৈব শক্তির প্রকাশক মনে করেন।[9] তাঁর ওপর যৌন নিৰ্যাতন এবং নকলেরও অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছিল, কিন্তু তিনি এসব অভিযোগকে ষড়যন্ত্ৰ আখ্যা দিয়ে, অভিযোগ অস্বীকার করেন।[10][11][12]", "question_text": "সত্য সাই বাবা কোন সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "২৪ এপ্রিল, ২০১১", "start_byte": 282, "limit_byte": 321}]} {"id": "-8407235303885312908-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট", "passage_text": "ক্রিকেট (English: Cricket) হচ্ছে ব্যাট ও বলের একটি দলীয় খেলা যাতে এগারোজন খেলোয়াড়বিশিষ্ট দুইটি দল অংশ নেয়। এই খেলাটির উদ্ভব হয় ইংল্যান্ডে। পরবর্তীতে ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোসহ অন্যান্য দেশগুলোতে এই খেলা ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার লাভ করে চলছে। বর্তমানে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ে, আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ড আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ৫ দিনের টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ খেলে থাকে। ২০০৫ সাল থেকে জিম্বাবুয়ে স্বেচ্ছায় টেস্ট ক্রিকেট থেকে নিজেদেরকে বিচ্ছিন্ন করে রেখে ২০১১ সালে আবার খেলায় ফিরে আসে। এছাড়া, আরো বেশ কিছু দেশ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক সংস্থা আইসিসি'র সদস্য। টেস্টখেলুড়ে দেশগুলি ছাড়াও আইসিসি অনুমোদিত আরো দু’টি দেশ অর্থাৎ মোট ১২টি দেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করে থাকে। খেলোয়াড় হিসেবে যিনি ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করেন বা খেলে থাকেন, তিনি ক্রিকেটার নামে পরিচিত।[1]", "question_text": "কোন দেশে প্রথম ক্রিকেট খেলা শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "ইংল্যান্ডে", "start_byte": 320, "limit_byte": 350}]} {"id": "-7187785900252704340-3", "language": "bengali", "document_title": "শেখ মুজিবুর রহমান", "passage_text": "শেখ মুজিবুর রহমান তদানীন্তন ভারতীয় উপমহাদেশের বঙ্গ প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার পাটগাতি ইউনিয়নের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[2] তার বাবা শেখ লুৎফর রহমান গোপালগঞ্জ দায়রা আদালতের সেরেস্তাদার (যিনি আদালতের হিসাব সংরক্ষণ করেন) ছিলেন এবং মা'র নাম সায়েরা খাতুন। চার কন্যা এবং দুই পুত্রের সংসারে তিনি ছিলেন তৃতীয় সন্তান। তার বড় বোন ফাতেমা বেগম, মেজ বোন আছিয়া বেগম, সেজ বোন হেলেন ও ছোট বোন লাইলী; তার ছোট ভাইয়ের নাম শেখ আবু নাসের। ১৯২৭ সালে শেখ মুজিব গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন যখন তার বয়স সাত বছর। নয় বছর বয়সে তথা ১৯২৯ সালে গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে ভর্তি হন এবং এখানেই ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। ১৯৩৭ সালে গোপালগঞ্জে মাথুরানাথ ইনস্টিটিউট মিশন স্কুলে সপ্তম শ্রেনীতে ভর্তি হন। ১৯৩৪ থেকে চার বছর তিনি বিদ্যালয়ের পাঠ চালিয়ে যেতে পারেন নি। কারণ তার চোখে জটিল রোগের কারণে সার্জারি করাতে হয়েছিল এবং এ থেকে সম্পূর্ণ সেরে উঠতে বেশ সময় লেগেছিল। গোপালগঞ্জ মিশনারি স্কুল থেকে তিনি ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন।[3] ১৯৩৮ সনে আঠারো বছর বয়সে তার সাথে ফজিলাতুন্নেসার বিয়ে হয়। এই দম্পতির ঘরে দুই কন্যা এবং তিন পুত্রের জন্ম হয়। কন্যারা হলেন শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা। আর পুত্রদের নাম শেখ কামাল, শেখ জামাল এবং শেখ রাসেল।[3] তিনজন পুত্রই ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট রাতে আততায়ীর হাতে নিহত হন।", "question_text": "শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা", "start_byte": 2887, "limit_byte": 2954}]} {"id": "-2245503452768852962-17", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "“ভাগোয়া বা গেরুয়া রঙ ত্যাগ ও বৈরাগ্যের প্রতীক। আমাদের নেতৃবৃন্দকে পার্থিব লাভের প্রতি উদাসীন ও আপন আপন কাজে যত্নবান হইতে হইবে। মধ্যস্থলে সাদা আমাদের আত্মনিয়ন্ত্রণ ও স্বভাবের পথপ্রদর্শক সত্যপথ আলোর প্রতীক। সবুজ মৃত্তিকা তথা সকল প্রাণের প্রাণ উদ্ভিজ্জ জগতের সহিত আমাদের সম্বন্ধটি ব্যক্ত করিতেছে। সাদা অংশের কেন্দ্রস্থলে অশোকচক্র ধর্ম অনুশাসনের প্রতীক। সত্য ও ধর্ম এই পতাকাতলে কর্মরত সকলের নিয়ন্ত্রণনীতি হইবে। এতদ্ভিন্ন, চক্রটি গতিরও প্রতীক। স্থবিরতায় আসে মৃত্যু। জীবন গতিরই মধ্যে। পরিবর্তনকে বাধাদান ভারতের আর উচিত হইবে না, তাহাকে সম্মুখে অগ্রসর হইতে হইবেই। এই চক্রটি শান্তিপূর্ণ পরিবর্তনের গতিশীলতার প্রতীক।[10]”", "question_text": "ভারতীয় জাতীয় পতাকার গেরুয়া রংটি কিসের প্রতীক ?", "answers": [{"text": "ত্যাগ ও বৈরাগ্যের", "start_byte": 61, "limit_byte": 108}]} {"id": "-1966547081480236666-3", "language": "bengali", "document_title": "আচেহ সালতানাত", "passage_text": "১৫শ শতাব্দীর মধ্যভাগে আচেহর শাসক ইসলাম গ্রহণ করেন।[1] আলি মুগায়াত শাহ সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি উত্তর সুমাত্রায় তার নিয়ন্ত্রণ বিস্তারের জন্য ১৫২০ খ্রিষ্টাব্দে অভিযান চালান।[2] তার বিজিত অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে দেলি, পেদির ও পাসাই। তিনি আরু আক্রমণ করেছিলেন। তার পুত্র আলাউদ্দিন আল-কাহার (মৃত্যু ১৫৭১) দক্ষিণে সুমাত্রায় রাজ্যবিস্তার করেন। তবে তিনি প্রণালী বরাবর বেশি সাফল্য পাননি যদিও তিনি জহর ও মালাক্কা উভয়ের উপর কয়েকবার আক্রমণ চালিয়েছিলেন।[3] তার এসকল অভিযানে উসমানীয় সুলতান প্রথম সুলাইমান লোকবল ও আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে সাহায্য করেন।[1] উসমানীয় সাম্রাজ্যের তরফ থেকে কুরতুগলু হিজির রেইসের নেতৃত্বে ১৫টি জাহাজ পাঠানো হয়।", "question_text": "আচেহ সালতানাতের প্রথম সুলতানের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আলি মুগায়াত শাহ", "start_byte": 140, "limit_byte": 184}]} {"id": "-1242005639783827969-4", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় রেল", "passage_text": "১৮৫৩-৫৪ সালে বোম্বাই (অধুনা মুম্বাই) ও কলকাতার নিকটে 'পরীক্ষামূলক' দুটি লাইন স্থাপন ও পরিচালনার উদ্দেশ্যে গ্রেট ইন্ডিয়ান পেনিনসুলার রেলওয়ে (জিআইপিআর) ও ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে (ইআইআর) নামে দুটি কোম্পানি স্থাপন করা হয়।[7] ১৮৫১ সালের ২২ ডিসেম্বর ভারতে প্রথম রেল চালু হয়। রুরকিতে স্থানীয় একটি খাল নির্মাণকার্যে মালপত্র আনানেওয়া করার জন্য এই ট্রেনটি চালু করা হয়েছিল।[8] দেড় বছর বাদে, ১৮৫৩ সালের ১৬ এপ্রিল বোম্বাইয়ের বোরি বান্দর থেকে থানের মধ্যে প্রথম যাত্রীবাহী ট্রেন পরিষেবার সূচনা ঘটে। সাহিব, সিন্ধ ও সুলতান নামের তিনটি লোকোমোটিভ কর্তৃক চালিত এই রেল পরিষেবা ৩৪ কিলোমিটার পথে চালু হয়েছিল।[9]", "question_text": "ভারতে কত সালে প্রথম রেল ব্যাবস্থা চালু হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৫১ সালের ২২ ডিসেম্বর", "start_byte": 583, "limit_byte": 643}]} {"id": "-6821299978129807900-18", "language": "bengali", "document_title": "সূর্য", "passage_text": "সূর্য একটি তৃতীয় প্রজন্মের তারা, কাছাকাছি কোন একটি অতি নব তারা থেকে উদ্ভূত অভিঘাত তরঙ্গ এর উৎপত্তিতে একটি চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করেছিল। পুরো সৌর জগতে স্বর্ণ বা ইউরেনিয়ামের মত ভারী মৌলসমূহের প্রাচুর্য লক্ষ্য করে চালিকাশক্তি হিসেবে এই ঘটনাটি প্রস্তাব করা হয়েছে। খুব সম্ভবত একটি অতি নব তারার বিবর্তনের সময় ক্রিয়াশীল endergonic কেন্দ্রীন বিক্রিয়া অথবা দ্বিতীয় প্রজন্মের একটি বৃহৎ তারার অভ্যন্তরে নিউট্রন শোষণের ফলে উদ্ভূত ট্রান্সম্যুটেশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে এই মৌলসমূহ সৃষ্টি হয়েছে।\n\nপৃথিবীর পৃষ্ঠতলের সকল শক্তির মূল উৎস সূর্য। সৌর ধ্রুবক নামে একটি পদের ব্যবহারই এই উৎসের প্রয়োজনীয়তার দিকে ইঙ্গিত করে। সূর্যের দিকে সরাসরি মুখ করে থাকা পৃথিবী পৃষ্ঠের প্রতি একক ক্ষেত্রফলের উপর সূর্য প্রদত্ত শক্তির পরিমাণকে সৌর ধ্রুবক বলে। এর আপাত মান হচ্ছে ১,৩৭০ওয়াট/বর্গমিটার। এই মানটি সূর্য থেকে এক জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক একক দূরত্বে অবস্থানকারী যে কোন বস্তুর পৃষ্ঠের জন্য প্রযোজ্য। প্রকৃতপক্ষে পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্বকেই এক জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক দূরত্ব বলা হয়। পৃথিবীতে এতোটা শক্তি পৌঁছালেও তার পুরোটা পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠে পৌঁছে না। যখন আবহাওয়া সম্পূর্ণ পরিষ্কার থাকে এবং সূর্য সর্বোচ্চ বিন্দুতে (zenith) থাকে তখন ভূ-পৃষ্ঠে সরাসরি পতিত সৌর শক্তির পরিমাণ হয় প্রায় ১,০০০ ওয়াট/বর্গমিটার। এই শক্তিকে কাজে লাগানোর অনেকগুলো প্রাকুতিক ও কৃত্রিম উপায় আছে। উদ্ভিদ এই শক্তি ব্যবহার করে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া চালু রাখে যা থেকে প্রাপ্ত শক্তি তারা রাসায়নিক শক্তিতে (অক্সিজেন ও স্বল্প পরিমাণ কার্বন যৌগ) পরিণত করে। আবার কৃত্রিমভাবে সৌর শক্তির মাধ্যমে সরাসরি উত্তপ্ত করে বা সৌর কোষ জাতীয় বৈদ্যুতিক পরিবর্তক মাধ্যমে সৌর শক্তিকে বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদনের কাজে ব্যবহার করা হয় যা আমাদের অনেক কাজে লাগে। পেট্রোলিয়াম সহ অন্যান্য জীবাশ্ম জ্বালানীতে যে শক্তি নিহিত থাকে তা-ও উদ্ভিদ সৌর শক্তি থেকে লাভ করেছিল। সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে প্রাপ্ত শক্তিই নানাভাবে পরিবর্তীত হয় এ ধরনের জ্বালানীর দাহিকাশক্তির যোগান দেয়।\nসূর্যের আলোর কিছু চমৎকার জীববৈজ্ঞানিক ধর্মও রয়েছে। সৌর আলোর লুমেন ও ওয়াটের মধ্যে যে অনুপাত তা ভাল মানের প্রতিপ্রভ আলোর সাথে তুলনীয়। এর মাধ্যমে বোঝা যায় সূর্য যে আলো দেয় তা তার উত্তপ্ত করার ক্ষমতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং প্রদত্ত এই আলোর পরিমাণ বিপুল। এ থেকেই গ্রীষ্মকালে গৃহাভ্যন্তরের আলোকসজ্জার জন্য সূর্যের আলোর কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়। কারণ এটি যত না উত্তপ্ত করে তার চেয়ে বেশি আলোকিত করে, আর গ্রীষ্মকালে উত্তাপ কমানো প্রয়োজন। অবশ্য সূর্যের আলোও কিছু উত্তাপ ছড়ায়। কিন্তু বৈদ্যুতিক বাতি একদিকে বেশি উত্তাপ তো ছড়ায়ই, আবার বিদ্যুৎও ব্যবহার করে। সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মির কিছু প্রতিষেধক গুণ রয়েছে যা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জীবাণুমুক্তকরণে কাজে লাগে। সূর্যের আলোতে ভিটামিন ডি তৈরি করে যা মানব শরীরের জন্য উপকারী।", "question_text": "সূর্যের আলো থেকে মানব দেহে কোন ধরণের ভিটামিন তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "ডি", "start_byte": 6599, "limit_byte": 6605}]} {"id": "-3718980095683114536-0", "language": "bengali", "document_title": "সংযুক্ত আরব আমিরাতের আমিরাতসমূহ", "passage_text": "সংযুক্ত আরব আমিরাত (Arabic: دولة الإمارات العربية المتحدة‎‎ দাওলাত্ আল্-ঈমারাত্ আল্-আরবিয়াহ্ আল্-মুত্তাহিদাহ্) মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে আরব উপদ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় অবস্থিত সাতটি স্বাধীন রাষ্ট্রের (আমিরাত আরবী: إمارات‎ ʾimārāt; singular: إمارة ʾimārah) একটি ফেডারেশন। এগুলি একসময় ট্রুসিয়াল স্টেটস নামে পরিচিত ছিল। ১৯৭১ সালে দেশগুলি স্বাধীনতা লাভ করে। প্রতিটি আমিরাত একটি উপকূলীয় জনবসতিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত এবং ঐ লোকালয়ের নামেই এর নাম। আমিরাতের শাসনকর্তার পদবী আমির। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাতটি আমিরাতের নাম হল আবু ধাবি, আজমান, দুবাই, আল ফুজাইরাহ, রাআস আল খাইমাহ, আশ শারিকাহ এবং উম্ম আল ক্বাইওয়াইন। আবু ধাবি শহর ফেডারেশনের রাজধানী এবং দুবাই দেশের বৃহত্তম শহর।", "question_text": "সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "আবু ধাবি", "start_byte": 1522, "limit_byte": 1544}]} {"id": "9163509929012177531-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "আনুমানিক ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে (হস্তিবর্ষ) মক্কা নগরীতে জন্ম নেওয়া মুহাম্মাদ মাতৃগর্বে থাকাকালীন পিতা হারা হন শিশু বয়সে মাতাকে হারিয়ে এতিম হন এবং প্রথমে তাঁর পিতামহ আবদুল মোত্তালিব ও পরে পিতৃব্য আবু তালিবের নিকট লালিত পালিত হন। হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকার পর ৪০ বছর বয়সে তিনি নবুওয়াত লাভ করেন। জিবরাইল এই পর্বতের গুহায় আল্লাহর তরফ থেকে তাঁর নিকট ওহী নিয়ে আসেন।[16] তিন বছর পর ৬১০ খ্রিস্টাব্দে[17] মুহাম্মাদ প্রকাশ্যে ওহী প্রচার করেন,[18] এবং ঘোষণা দেন \"আল্লাহ এক\" ও তাঁর নিকট নিজেকে সঁপে দেওয়ার মধ্যেই জাগতিক কল্যাণ নিহিত,[19] এবং ইসলামের অন্যান্য পয়গম্বরদের মত তিনিও আল্লাহর প্রেরিত দূত।[20][21]", "question_text": "হযরত মোহাম্মদ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৫৭০ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 25, "limit_byte": 71}]} {"id": "9217944217480419772-0", "language": "bengali", "document_title": "লগারিদম", "passage_text": "গণিতের ক্ষেত্রে লগারিদম হলো সূচকের বিপরীত প্রক্রিয়া। এর অর্থ কোনো সংখ্যার লগারিদম হলো সেই সূচক যেটাকে একটি নির্ধারিত মানের, (ভিত্তি) ঘাত হিসাবে উন্নীত করলে প্রথমোক্ত সংখ্যাটি পাওয়া যায়। সাধারণ ক্ষেত্রে লগারিদম একটি সংখ্যা (ভিত্তি) কতবার গুণ করা হলো সেটা গণনা করে। উদাহরণস্বরূপ, ১০০০ এর ১০ ভিত্তিক লগের মান ৩, এর অর্থ হলো ১০ এর ঘাত ৩ এ উন্নীত করলে ১০০০ পাওয়া যায় (১০০০ = ১০ × ১০ × ১০ = ১০৩)। এখানে ১০ সংখ্যাটি ৩ বার গুণ করলে ১০০০ পাওয়া যায়। আরও সাধারণভাবে বলা যায়, কোনো ধনাত্মক প্রকৃত সংখ্যাকে যে hi কোনো প্রকৃত ঘাতে উন্নীত করলে সবসময় ধনাত্মক ফল পাওয়া যায়, সুতরাং যে কোনো দুটি ধনাত্মক প্রকৃত সংখ্যা b এবং x এর লগারিদম নির্ণয় করা যায় যেখানে b সংখ্যাটি ১ এর সমান নয়। x এর b ভিত্তিক লগকে প্রকাশ কর হয় এভাবে logb(x), এবং এর মান একটি অনন্য প্রকৃত সংখ্যা y এমন যে,", "question_text": "লগারিদমের বিপরীত প্রক্রিয়ার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সূচক", "start_byte": 245, "limit_byte": 257}]} {"id": "-8257536255194562020-22", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "কম্পিউটারের গঠন ও প্রচলন নীতির ভিত্তিতে একে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।", "question_text": "গঠন ও প্রচলন নীতির ভিত্তিতে কম্পিউটার কয়টি ভাগে বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "তিন", "start_byte": 118, "limit_byte": 127}]} {"id": "7100642918083941886-52", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "এরপরেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় এবং তিনি ১৬ অগস্ট, ১৮৮৬ অতি প্রত্যুষে পরলোকগমন করেন। তাঁর শিষ্যদের কথায় এই তাঁর মহাসমাধি।[96] তাঁর প্রয়াণের পর বিবেকানন্দ সন্ন্যাসী শিষ্যদের নিয়ে বরাহনগরে একটি পোড়ো বাড়িতে ওঠেন এবং গৃহী শিষ্যদের অর্থসাহায্যে প্রথম মঠ প্রতিষ্ঠা করেন। শুরু হয় রামকৃষ্ণ মিশনের যাত্রা।[78]", "question_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংসের তিরোধান দিবস কবে ?", "answers": [{"text": "১৬ অগস্ট, ১৮৮৬", "start_byte": 125, "limit_byte": 161}]} {"id": "-5312702917221030319-1", "language": "bengali", "document_title": "সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান", "passage_text": "রিজওয়ানা হাসানের পৈতৃক নিবাস হবিগঞ্জ, যদিও জন্মেছেন ঢাকার ধানমন্ডিতে ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দের ১৫ জানুয়ারি।[7] বাবা সৈয়দ মহিবুল হাসান, মা সুরাইয়া হাসান। বাবা-মায়ের একমাত্র কন্যা তিনি এবং পরিবারে সবার ছোট।[7] পরবর্তীতে সহপাঠী আইনবিদ ব্যবসায়ী আবু বকর সিদ্দিক-এর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি তিন সন্তানের জননী: মেয়ে নেহলা, দুই ছেলে যাবির ও জিদান।[3]", "question_text": "সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সৈয়দ মহিবুল হাসান", "start_byte": 297, "limit_byte": 347}]} {"id": "4508804238819455542-7", "language": "bengali", "document_title": "জগদীশ চন্দ্র বসু", "passage_text": "১৮৮৭ সালে জগদীশচন্দ্র বসুর সাথে অবলার বিয়ে হয়। অবলা ছিলেন ব্রাহ্ম সমাজের বিখ্যাত সংস্কারক দুর্গা মোহন দাসের কন্যা। বিয়ের আগে অবলা বসু কলকাতা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হতে চাইলেও তাকে ভর্তি হতে দেয়া হয়নি, কারণ সেখানে তখন মেয়েদের পড়ানো নিষেধ ছিল। ১৮৮২ সালে বঙ্গ সরকারের বৃত্তি নিয়ে অবলা মাদ্রাজে যান পড়াশোনার উদ্দেশ্যে। সেখানে চিকিৎসাবিজ্ঞান অধ্যয়ন শুরু করলেও অসুস্থতার কারণে আবার ফিরে আসতে বাধ্য হন। তাদের বিয়ের সময় জগদীশচন্দ্র বসু আর্থিক কষ্টের মধ্যে ছিলেন। এর মধ্যে আবার তিনি তখন কলেজ থেকে বেতন নিতেন না। এছাড়া জগদীশের বাবার কিছু ঋণ ছিল যার কারণে তার পরিবারকে পথে বসতে হয়। এর মধ্য থেকে অবলা ও জগদীশ অনেক কষ্টে বেরিয়ে আসেন এবং সব ঋণ পরিশোধ করতে সমর্থ হন। সব ঋণ থেকে মুক্তি পাওয়ার পর কিছুদিন মাত্র বসুর পিতা-মাতা জীবিত ছিলেন।", "question_text": "স্যার জগদীশ চন্দ্র বসুর স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "অবলা", "start_byte": 86, "limit_byte": 98}]} {"id": "-1321213040353142325-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআনের ইতিহাস", "passage_text": "মুসলমানদের বিশ্বাস ও ইসলামী গবেষকদের তথ্য মতে, কুরআর নাযিল ৬১০ খ্রীস্টাব্দে শুরু হয়, যখন ফেরেশতা জিব্রাঈল (Arabic: جبريل, Jibrīl or جبرائيل, Jibrāʾīl) মক্কা নগরীর হেরা পর্বতে, সর্ব প্রথম কোরআনের সূরা আলাক্ব এর প্রথম পাঁচটি আয়াত নবী মুহাম্মাদকে পাঠ করান। আর এই ধারাবাহীকতা ৬৩২ খ্রীস্টব্দে তাঁর মৃত্যুর মাধ্যমে শেষ হয়।[1] আমরা আজ যে কোরআন গ্রন্থাকারে দেখতে পাই, সেটি সংকল করেছেন ইসলামের তৃতীয় খলিফা উসমান রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু(৬৪৪ থেকে ৬৫৬)। তিনি আমিরুল মু'মিনিন বা বিশ্বাসীদের নেতা হিসাবে তাঁর খিলাফতের (ইসলামিক সরকারের) সময় হুুযায়ফা ইবনে ইয়েমেনি (রা:) এর পরামর্শে এ দায়িত্ব পালন করেন। যার জন্য তাকে আজও জামিউল কুরআন বা কুরআন সংকলনকারি বলা হয়। আর পুরো বিশ্বে তাঁর সময়ে লিপিবদ্ধ করা কুরআন প্রচলিত রয়েছে। অধ্যাপক ফ্রান্সিস এডওয়ার্ড পিটার্স এর ভাষ্যমতে, কুরআন সংরক্ষণের ক্ষেত্রে, পক্ষপাত এড়াতে অত্যন্ত রক্ষণশীলতা ও সর্বাধিক সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে।[2]", "question_text": "ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে পবিত্র বই কোরান কবে রচিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "৬৩২ খ্রীস্টব্দে", "start_byte": 670, "limit_byte": 713}]} {"id": "7228435256333879326-3", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "\nপশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমায় অবস্থিত কামারপুকুর গ্রামে ১৮৩৬ সালে এক দরিদ্র ধর্মনিষ্ঠ রক্ষণশীল ব্রাহ্মণ পরিবারে রামকৃষ্ণ পরমহংসের জন্ম হয়। তিনি পিতা ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায় এবং মা চন্দ্রমণি দেবীর চতুর্থ ও শেষ সন্তান। কথিত আছে, শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মের পূর্বে তাঁর পিতামাতার সম্মুখে বেশ কয়েকটি অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিল। সন্তানসম্ভবা চন্দ্রমণি দেবী দেখেছিলেন শিবলিঙ্গ থেকে নির্গত একটি জ্যোতি তাঁর গর্ভে প্রবেশ করছে। তাঁর জন্মের অব্যবহিত পূর্বে গয়ায় তীর্থভ্রমণে গিয়ে ক্ষুদিরাম গদাধর বিষ্ণুকে স্বপ্নে দর্শন করেন। সেই কারণে তিনি নবজাতকের নাম রাখেন গদাধর।[14]", "question_text": "ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট ভারতীয় হিন্দু ধর্মগুরু রামকৃষ্ণ পরমহংস কোন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "কামারপুকুর", "start_byte": 139, "limit_byte": 169}]} {"id": "6059982769527647223-11", "language": "bengali", "document_title": "আইন জালুতের যুদ্ধ", "passage_text": "দুইপক্ষ মুখোমুখি হওয়ার পর মঙ্গোলদেরকে ফাঁদে ফেলার জন্য বাইবার্স‌ হিট-এন্ড-রান কৌশল কাজে লাগান। আক্রমণ করে মামলুকরা পালিয়ে যাচ্ছে দেখে মঙ্গোলরা তাদের ধাওয়া করে। মঙ্গোল সেনাপতি কিতবুকা এই ফাঁদ বুঝতে না পেরে অগ্রসর হন ফলে পাহাড়ি এলাকায় পৌছার পর মামলুকরা আত্মগোপন থেকে বেরিয়ে এসে আক্রমণ চালায়। ফলে মঙ্গোলরা চারদিক থেকে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে।", "question_text": "আইন জালুতের যুদ্ধের সময় মঙ্গোলদের সেনাপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "কিতবুকা", "start_byte": 480, "limit_byte": 501}]} {"id": "-1742728129027390197-67", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা", "passage_text": "এছাড়া যাত্রীসাচ্ছন্দ্য ও নিরাপত্তার জন্য লাইন ১-এও আধুনিকীকরণ করা হচ্ছে। শীতাতপনিয়ন্ত্রিত রেক চালু করা হয়েছে, স্বয়ংক্রিয় সিগনালিং ব্যবস্থা, স্বচালিত সিঁড়ি, আধুনিক টোকেন ও ফ্লিপগেট পদ্ধতিতে ভাড়া নেওয়াও শুরু হয়েছে।\nকলকাতা মেট্রোর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হল: কবি সুভাষ (নিউ গড়িয়া), মহানায়ক উত্তমকুমার (টালিগঞ্জ), কালীঘাট, রবীন্দ্র সদন, এসপ্ল্যানেড, সেন্ট্রাল, মহাত্মা গান্ধী রোড, শ্যামবাজার, দমদম ও নোয়াপাড়া।", "question_text": "বর্তমানে টালিগঞ্জ মেট্রো স্টেশনের পরিবর্তিত নতুন নামটি কী ?", "answers": [{"text": "মহানায়ক উত্তমকুমার", "start_byte": 788, "limit_byte": 843}]} {"id": "-8900441193756448468-0", "language": "bengali", "document_title": "ফেরদৌস আহমেদ", "passage_text": "ফেরদৌস আহমেদ (জুন ৭, ১৯৭২) বিংশ শতাব্দীর শেষ দশকে আবির্ভূত একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা। তাঁর অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র প্রয়াত নায়ক সালমান শাহ এর অসমাপ্ত কাজ বুকের ভিতর আগুন, এটির পরিচালক ছিলেন ছটকু আহমেদ।\n[2] পাশাপাশি তিনি কলকাতার চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন নিয়মিত। মিট্টি নামে একটি বলিউড এর চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয় করেছেন।[2] ১৯৯৮ সালে তিনি খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার বাসু চ্যাটার্জি পরিচালিত হঠাৎ বৃষ্টি ছবিতে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশপাশি তিনি মডেলিং, টিভি উপস্থাপনা ও টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেছেন।[3]\nবাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পে তাঁর অনবদ্য অভিনয়ের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতার পুরস্কারে ভূষিত করেছে। এগুলো হচ্ছে হঠাৎ বৃষ্টি (১৯৯৮), গঙ্গাযাত্রা (২০০৯), কুসুম কুসুম প্রেম (২০১১), ও এক কাপ চা (২০১৪)।[2]\nফেরদৌস অভিনীত সফল চলচ্চিত্রের মধ্যে হঠাৎ বৃষ্টি (১৯৯৮), চুপি চুপি (২০০১), এই মন চায় যে (২০০১), সবার উপরে প্রেম (২০০২), প্রেমের জ্বালা (২০০২), বউ-শাশুড়ির যুদ্ধ (২০০৩), প্রাণের মানুষ (২০০৩), চন্দ্রকথা (২০০৩), ফুলের মত বউ (২০০৪), দুই নয়নের আলো (২০০৫), খায়রুন সুন্দরী (২০০৪), গোলাপী এখন বিলাতে (২০১০), গেরিলা (২০১১) অন্যতম।[4] এছাড়াও ফেরদৌস আহমেদ চ্যানেল আই সেরা নাচিয়ে, নৃত্য অনুষ্ঠানের প্রধান বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন।", "question_text": "জনপ্রিয় বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "বুকের ভিতর আগুন", "start_byte": 454, "limit_byte": 495}]} {"id": "-1910959354655764714-32", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দুধর্ম", "passage_text": "\nকিছু উল্লেখযোগ্য হিন্দু দেবতা ও অবতারগণ\nঅগ্নিদেব অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈদিক দেবতা। বেদে অগ্নি পৃথিবীর দেবতা; তাঁর বাহন মেষ\nবিষ্ণুর দশাবতার (উপরের বাম কোণ থেকে ঘড়ির কাঁটার দিকে) মৎস্য, কূর্ম, বরাহ, বামন, কৃষ্ণ, কল্কি, বুদ্ধ, পরশুরাম, রাম ও নৃসিংহ, (মধ্যে) কৃষ্ণ\nগণেশ পৌরাণিক হিন্দুধর্মের জনপ্রিয়তম ও সর্বাধিক পূজিত দেবতাদের অন্যতম। হিন্দুদের সকল সম্প্রদায়ের মধ্যেই তাঁর পূজা প্রচলিত\nঐরাবত পৃষ্ঠে দেবরাজ ইন্দ্র (উপরে) ও মৃত্যুর দেবতা কাল (নিচে)। হিন্দুপুরাণে স্বর্গের দেবতাদের রাজা\nভবতারিণী কালী, পদতলে শবরূপী মহাদেব; দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ি, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত\nমুরুগান বেশে কার্তিকেয়, বাটু গুহা, মালয়েশিয়া। বিশ্বের বৃহত্তম কার্তিকেয় মূর্তি\nকামদেব ও তার স্ত্রী রতি দেবী হিন্দুদের প্রেমের দেবতা (উপরে) প্রেমকাননে লীলারত\nশিব হিন্দুধর্মের শৈব শাখাসম্প্রদায়ের মতে, হলেন সর্বোচ্চ ঈশ্বর\nদেবী দুর্গা ও তাঁর পরিবার, বাগবাজার সার্বজনীন দুর্গাপূজা, কলকাতা, ভারত\nমহাবীর হনুমান-এর মন্দির, , উত্তরাঞ্চল, ভারত\n", "question_text": "হিন্দুশাস্ত্র অনুযায়ী ভগবান বিষ্ণুর প্রথম অবতার কোনটি ?", "answers": [{"text": "মৎস্য", "start_byte": 472, "limit_byte": 487}]} {"id": "-5238557952214041623-7", "language": "bengali", "document_title": "অভ্র কী-বোর্ড", "passage_text": "২০০৭ সালে অভ্র কীবোর্ডের বহনযোগ্য সংস্করণ প্রকাশ করা হয়। এতে অভ্র কীবোর্ড পূর্ণ সংস্করণের সমস্ত সুবিধা রয়েছে। এছাড়া কম্পিউটারে অ্যাডমিন অ্যাক্সেস নেই এমন কম্পিউটারে অভ্র কীবোর্ড চলাকালীন অবস্থায় অস্থায়ীভাবে বাংলা ফন্ট ইন্সটল করার জন্য রয়েছে \"ভার্চুয়াল বাংলা ফন্ট ইন্সটলার\" নামে একটি প্রোগ্রাম। পূর্ণ সংস্করণ থেকে এটি আকারেও অনেক ছোট।", "question_text": "কোন সালে প্রথম অভ্র কীবোর্ডের বহনযোগ্য সংস্করণ প্রকাশ করা হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৭", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-1729461391887346298-27", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "\n\nত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মীয় পালি গ্রন্থের নাম। বুদ্বের দর্শন এবং উপদেশের সংকলন। পালি তি-পিটক হতে বাংলায় ত্রিপিটক শব্দের প্রচলন। তিন পিটকের সমন্বিত সমাহারকে ত্রিপিটক বোঝানো হচ্ছে। এই তিনটি পিটক হলো বিনয় পিটক, সূত্র পিটক ও অভিধর্ম পিটক।", "question_text": "বৌদ্ধধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ কোন ভাষায় রচিত ?", "answers": [{"text": "পালি", "start_byte": 65, "limit_byte": 77}]} {"id": "-5706096652275999833-0", "language": "bengali", "document_title": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস", "passage_text": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস ঠিক কবে থেকে শুরু তা সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায়নি। ১৮৯৫ সালের ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে প্যারিস শহরে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয় তাদের তৈরী দশটি ছোট ছোট চলচ্চিত্র প্রথমবারের জন্য বাণিজ্যিকভাবে প্রদর্শন করেন। চলমান ছবিকে প্রজেকশন বা অভিক্ষেপনের মাধ্যমে প্রথম সফলভাবে প্রদর্শনের নিদর্শন হিসাবে এই তারিখটিকেই গণ্য করা হয়। চলমান ছবিকে ক্যামেরার সাহায্যে গ্রহণ এবং প্রদর্শনের পূর্ববর্তী কিছু নজির থাকলেও হয় তার গুণমান ছিল নিম্ন নয়ত সেগুলোর কোনোটাই ‘লুমিয়ের সিনেমাটোগ্রাফ’-এর মত বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। এই ঘটনার পরে পরেই সারা বিশ্ব জুড়ে প্রচুর ফিল্ম প্রোডাকশন কোম্পানি তৈরী হয়ে যায় আর মাত্র এক দশকের মধ্যেই চলচ্চিত্র তার অভিনবত্ত্ব কাটিয়ে উঠে এক বিশাল সর্বজনীন বিনোদনশিল্পে পরিণত হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাতা কে ?", "answers": [{"text": "লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয়", "start_byte": 306, "limit_byte": 364}]} {"id": "-1187326363171392078-16", "language": "bengali", "document_title": "গণচীন", "passage_text": "চীনের মূল অঞ্চলটি তিনটি নদীবিধৌত অববাহিকার কৃষিভিত্তিক অঞ্চল নিয়ে গঠিত। এই তিনটি নদী হল উত্তরের হুয়াং হে, মধ্য চীনের ইয়াং ছি (বা \"ছাং চিয়াং\"), এবং দক্ষিণের মুক্তা নদী (বা \"পার্ল নদী\", \"চু চিয়াং\")। দেশটির ভূপ্রকৃতি বিচিত্র। এখানে আছে বিস্তীর্ণ মরুভূমি, সুউচ্চ পর্বত ও মালভূমি, এবং প্রশস্ত সমভূমি। দেশের উত্তর অঞ্চলে অবস্থিত বেইজিং বা পেইচিং চীনের রাজধানী এবং দেশের সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ কেন্দ্র। ইয়াংছে নদীর কাছে অবস্থিত সাংহাই শহর সবচেয়ে জনবহুল শহর, বৃহত্তম শিল্প ও বাণিজ্য নগরী এবং চীনের প্রধান বন্দর।", "question_text": "চীনের সবচেয়ে জনবহুল শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "সাংহাই", "start_byte": 1142, "limit_byte": 1160}]} {"id": "8981449779740723998-3", "language": "bengali", "document_title": "রাজশাহী কলেজ", "passage_text": "কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন হরগোবিন্দ সেন, যিনি রাজশাহী জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। তিনি পাঁচ বছর (১৮৭৩-১৮৭৮) এই কলেজের অধ্যক্ষ্যের দায়িত্বে ছিলেন। ১৮৭৫ সালে প্রথম ব্যাচের এফ.এ পরীক্ষায় উপস্থিত ছাত্রদের মধ্যে মাত্র দুইজন পাশ করে। সরকার কলেজটি উঠিয়ে দিতে চেয়েছিল কিন্তু রাজশাহী এসোসিয়েশন এর শক্ত প্রচেষ্টায় এই কলেজকে আপগ্রেড করে বি.এ. কোর্স প্রবর্তনের কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়। রাজশাহী এসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি দিঘাপতিয়ার রাজা প্রমথনাথ রায় বাহাদুর রাজশাহী কলেজে ডিগ্রি কোর্স প্রবর্তনের জন্য রাজশাহী এসোসিয়েশন এর মাধ্যমে সরকারকে ১৫০,০০০ টাকা দেন। কলেজ অক্টোবর ১৮৭৭ সালে ডিগ্রী প্রোগ্রামের অনুমোদন পায় এবং ১৮৭৮ সালে বি.এ. কোর্স চালু হয়। এফ. টি. ডাওডিং ১৮৭৯ সালে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেন।[4]", "question_text": "রাজশাহী কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "হরগোবিন্দ সেন", "start_byte": 73, "limit_byte": 110}]} {"id": "2532837815830673917-3", "language": "bengali", "document_title": "ইলা মিত্র", "passage_text": "১৯৪৫ সালে ইলা সেনের বিয়ে হয় দেশকর্মী কমিউনিস্ট রমেন্দ্র মিত্রের সাথে। রমেন্দ্র মিত্র মালদহের নবাবগঞ্জ থানার রামচন্দ্রপুর হাটের জমিদার মহিমচন্দ্র ও বিশ্বমায়া মিত্রের ছোট ছেলে। বিয়ের পর বেথুনের তুখোর ছাত্রী ইলা সেন হলেন জমিদার পুত্রবধু ইলা মিত্র। কলকাতা ছেড়ে চলে এলেন শ্বশুরবাড়ি রামচন্দ্রপুর হাটে। হিন্দু রক্ষণশীল জমিদার পরিবারের নিয়মানুসারে অন্দরমহলেই থাকতেন ইলা মিত্র। তখনও তিনি মা হননি তাই হাতে অফুরন্ত অবসর। এই বন্দী জীবনে মুক্তির স্বাদ নিয়ে এলো গ্রামবাসীর একটি প্রস্তাব। রমেন্দ্র মিত্রের বন্ধু আলতাফ মিয়ার পৃষ্ঠপোষকতায় বাড়ির কাছেই কৃষ্ণগোবিন্দপুর হাটে মেয়েদের জন্য একটি স্কুল খোলা হলো। গ্রামের সবাই দাবি জানালেন তাঁদের নিরক্ষর মেয়েদের লেখাপড়া শেখাবার দায়িত্ব নিতে হবে বধুমাতা ইলা মিত্রকে। বাড়ি থেকে অণুমতিও মিললো কিন্তু বাড়ির চার'শ গজ দুরের স্কুলে যেতে হয় গরুর গাড়ি চরে। মাত্র তিনজন ছাত্রী নিয়ে স্কুলটি শুরু হলেও ইলা মিত্রের আন্তরিক পরিচালনায় তিনমাসের মধ্যে ছাত্রীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৫০-এ।[3] আর এর মধ্যে তিনি হেঁটে স্কুলে যাওয়ার অনুমতি লাভ করতেও সক্ষম হন। সংগ্রামী নেত্রী এভাবেই অন্দর মহল থেকে বের হয়ে এসে আবার নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেন বৃহত্তর সমাজ সেবার কাজে। হয়ে ওঠেন এলাকার রানীমা। এ সময়ে তিনি স্বামী রমেন্দ্র মিত্রের কাছে জমিদার ও জোতদারের হাতে বাংলার চাষীদের নিদারুণ বঞ্চনা শোষণের কাহিনী শোনেন। আরো শোনেন এই শোষণের বিরুদ্ধে তাঁদের আন্দোলনের প্রচেষ্টার কথা। কমিউনিস্ট রামেন্দ্র মিত্র এর আগেই জমিদারি প্রথার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য নিজের পারিবারিক ঐতিহ্য ও মোহ ত্যাগ করে কৃষকের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। রমেন্দ্র মিত্র, ইলা মিত্রকে তাঁদের কাজে যোগ দিতে উৎসাহিত করেন। ছাত্রী জীবনেই ইলা মিত্র কমিউনিস্ট আদর্শের সংস্পর্শে এসেছিলেন, তাই স্বামীর আদর্শ ও পথ চলার সাথে সহজেই নিজেকে যুক্ত করতে পেরেছিলেন। ১৯৪৬ থেকে ১৯৫০ সাল পর্যন্ত রাজশাহীর নবাবগঞ্জ অঞ্চলে তেভাগা আন্দোলনে নেতৃত্ব দান করেন ইলা মিত্র।[4]", "question_text": "বাঙালি মহিয়সী নারী এবং সংগ্রামী কৃষক নেতা ইলা মিত্রের স্বামীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "রমেন্দ্র মিত্রে", "start_byte": 131, "limit_byte": 174}]} {"id": "8329226647386215169-12", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের জেলাসমূহ", "passage_text": "বরিশাল বিভাগে মোট ৬ টি জেলা রয়েছে। এগুলো হলো:", "question_text": "বরিশাল বিভাগের বৃহত্তম জেলার নাম কী ?", "answers": [{"text": "৬", "start_byte": 48, "limit_byte": 51}]} {"id": "712721717915347963-4", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "আরবি ব্যাকরণে কুরআন শব্দটি মাসদার তথা ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি قرأ ক্বরা'আ ক্রিয়া পদ থেকে এসেছে যার অর্থ পাঠ করা বা আবৃত্তি করা। এই ক্রিয়াপদটিকেই কুরআন নামের মূল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।[18] এই শব্দটির মিটার বা \"মাসদার\" (الوزن) হচ্ছে غفران তথা \"গুফরান\"। এর অর্থ হচ্ছে অতিরিক্ত ভাব, অধ্যবসায় বা কর্ম সম্পাদনার মধ্যে একাগ্রতা। উদাহরণস্বরুপ, غفر নামক ক্রিয়ার অর্থ হচ্ছে \"ক্ষমা করা\"; কিন্তু এর আরেকটি মাসদার রয়েছে যার যা হলো غفران, এই মাসদারটি মূল অর্থের সাথে একত্রিত করলে দাঁড়ায় ক্ষমা করার কর্মে বিশেষ একাগ্রতা বা অতি তৎপর বা অতিরিক্ত ভাব। সেদিক থেকে কুরআন অর্থ কেবল পাঠ করা বা আবৃত্তি করা নয় বরং আরেকটি অর্থ হচ্ছে একাগ্র ভঙ্গীতে পাঠ বা আবৃত্তি করা। কুরআনের মধ্যেও এই অর্থেই কুরআন শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। কুরআনের সূরা আল-কিয়ামাহের (৭৫ নং সূরা) ১৮ নং আয়াতে এই শব্দটি উল্লেখিত আছে:", "question_text": "ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন শব্দটির উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে হয়েছে ?", "answers": [{"text": "قرأ ক্বরা'আ ক্রিয়া পদ", "start_byte": 222, "limit_byte": 277}]} {"id": "5983652841577349769-3", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ূন আহমেদ", "passage_text": "তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রগুলো সর্ব সাধারণ্যে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়। ১৯৯৪-এ তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক আগুনের পরশমণি মুক্তি লাভ করে। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সহ আটটি পুরস্কার লাভ করে। তাঁর নির্মিত অন্যান্য সমাদৃত চলচ্চিত্রগুলো হলো শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯৯), দুই দুয়ারী (২০০০), শ্যামল ছায়া (২০০৪), ও ঘেটু পুত্র কমলা (২০১২)। শ্যামল ছায়া ও ঘেটু পুত্র কমলা চলচ্চিত্র দুটি বাংলাদেশ থেকে বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে অস্কারের জন্য দাখিল করা হয়েছিল। এছাড়া ঘেটু পুত্র কমলা চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পরিচালনা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।", "question_text": "কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্রটি কবে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৪", "start_byte": 179, "limit_byte": 191}]} {"id": "-150638640941547682-0", "language": "bengali", "document_title": "পলাশীর যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সাথে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পলাশী নামক স্থানে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল তাই পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত। ১৭৫৭ সালের জুন ২৩ তারিখে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন এবং ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠার পথ সূচিত হয়।\n", "question_text": "১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে কে জয়ী ছিল ?", "answers": [{"text": "ইংরেজ", "start_byte": 656, "limit_byte": 671}]} {"id": "8949945747137707963-26", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "তুর্কি ভাষা তুরস্কের সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় ৯০% লোক তুর্কি ভাষাতে কথা বলেন।[64] এছাড়াও এখানে আরও প্রায় ৩০টি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে আদিগে,আরবি[64], আর্মেনীয়, আজারবাইজানি, জর্জীয়, কুর্দি (প্রায় ৪০ লক্ষ বক্তা), এবং রোমানি উল্লেখযোগ্য। আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ডে ইংরেজি ব্যবহার করা হয়।[65]", "question_text": "প্রজাতন্ত্রী তুরস্কের সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "তুর্কি", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "-8964546692770539210-20", "language": "bengali", "document_title": "অ্যাডোবি ফটোশপ", "passage_text": "ফটোশপের সর্বাধুনিক সংস্করণ ফটোশপ ক্রিয়েটিভ ক্লাউড, Photoshop creative cloud (CC).[17] যা মূলত সফটওয়্যার পাইরেসি কমানোর লক্ষ্যে রিলিজ হয়েছে। এতে করে অ্যাডোবি কোম্পানি তাদের খরচটা কমাতে পারে।[18] যে কারণে তারা ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু অর্থ এর বিনিময়ে এটি অ্যাডোবি থেকে ব্যবহার করার সুযোগ/সেবাটি রেখেছে। Smart sharpen ও Camera sharp reduction এর মত অবিশ্বাস্য কিছু ফিচার যোগ করা হয়েছে এই ভার্সনে।[19]", "question_text": "বর্তমানে অ্যাডোবি ফটোশপ সফটওয়্যারটির সর্বাধুনিক সংস্করণটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "ফটোশপ ক্রিয়েটিভ ক্লাউড", "start_byte": 75, "limit_byte": 140}]} {"id": "-212465122233442838-1", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "১৯৯৭ সালে হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (আমেরিকাতে হ্যারি পটার অ্যান্ড সরসারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত) নামে এই সিরিজের প্রথম বই প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এই সিরিজের বইগুলি রচনার শৈল্পিক উৎকর্ষের জন্য সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছে এবং সারাবিশ্বের পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয়তা ও ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জন করেছে।[1] বইয়ের রাজ্যের পাশাপাশি সিনেমা ও ভিডিও গেমসের দুনিয়ায়ও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ২০০৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাতটি বইয়ের প্রথম ছয়টি বই সারা পৃথিবীতে ৩২৫ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রী হয়েছে[2] এবং ৬৪টিরও অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[3] শুধুমাত্র কুরআন ,বাইবেল এবং বুক অব মরমন (মরমনদের ধর্মগ্রন্থ) ছাড়া আর কোন বইয়ের এই রেকর্ড নেই।[4] এই সিরিজের সপ্তম ও সর্বশেষ বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস, প্রকাশিত হয়েছে ২০০৭ সালের ২১ জুলাই।[5] প্রকাশকেরা শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বইটির রেকর্ড-ভঙ্গকারী ১২ মিলিয়ন কপি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।[6]", "question_text": "জে. কে. রাউলিংয়ের \"হ্যারি পটার\" উপন্যাস সিরিজের প্রথম উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন", "start_byte": 26, "limit_byte": 136}]} {"id": "7060087994161984077-11", "language": "bengali", "document_title": "আর্চি ম্যাকলারেন", "passage_text": "উপরন্তু, তাঁর বাজে অবস্থানে থাকা স্বত্ত্বেও এ সুযোগ পেয়েছিলেন।[16] সফরের প্রথম প্রস্তুতিমূলক খেলায় দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২২৮ রান তুলেন।[17] এছাড়াও, প্রথম টেস্ট শুরুর পূর্বে আরও একটি অর্ধ-শতরান করেন। ১৪ ডিসেম্বর, ১৮৯৪ তারিখে তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে।[18] খেলায় তিনি ৪ ও ২০ রান তুলেন। তবে, ফলো-অনের কবলে পড়েও ইংল্যান্ড দল স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয়ী হয়। পরের খেলায়ও ইংল্যান্ড জয় পায়।[19] তবে, খেলার প্রথম বলেই ম্যাকলারেন কট আউটে পরিণত হন। এরফলে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে প্রথম বলেই আউট হবার ন্যায় অগৌরবজনক অধ্যায়ের সাথে যুক্ত করে নেন নিজের নামকে।[20][21] তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টে জয়ী হয়ে অস্ট্রেলিয়া খেলায় সমতা আনে। ম্যাকলারেন ব্যক্তিগতভাবে খুব কমই সফলকাম হন। চার খেলার পর তাঁর ব্যাটিং গড় ছিল মাত্র ১২.৫০।[16]", "question_text": "আর্চিবল্ড ক্যাম্পবেল আর্চি ম্যাকলারেন কোন সাল থেকে ইংল্যান্ডের জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৯৪", "start_byte": 582, "limit_byte": 594}]} {"id": "-6517274586351893099-0", "language": "bengali", "document_title": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫ (English: 2015 ICC Cricket World Cup) আইসিসি কর্তৃক পরিচালিত ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার[2] একাদশ আসর। ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৯ মার্চ, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই বিশ্বকাপ অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড - যৌথভাবে আয়োজন করে। সর্বমোট ৪৯টি খেলা অনুষ্ঠিত হবার কথা থাকলেও বাংলাদেশ বনাম অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার খেলাটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত ঘোষিত হয়। তন্মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেড, ব্রিসবেন, ক্যানবেরা, হোবার্ট, মেলবোর্ন, পার্থ ও সিডনির ১৪ মাঠে ২৬টি এবং নিউজিল্যান্ডের ৭ শহর - অকল্যান্ড, ক্রাইস্টচার্চ, ডুনেডিন, হ্যামিল্টন, নেপিয়ার, ওয়েলিংটন ও নেলসনে ২৩টি খেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।[3]", "question_text": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড", "start_byte": 463, "limit_byte": 540}]} {"id": "-3356619680415476686-1", "language": "bengali", "document_title": "দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়", "passage_text": "দ্বারকানাথ বর্তমান বাংলাদেশের ঢাকার বিক্রমপুরের মাগুরখণ্ডের নিবাসী ছিলেন। তাঁর বাবার নাম কৃষ্ণপান গঙ্গোপাধ্যায়। দ্বারকানাথ প্রবেশিকা পরীক্ষায় অকৃতকার্য হবার পরে গ্রাম ছেড়ে ফরিদপুরের লোনসিং গ্রামে শিক্ষকতা করতে আরম্ভ করেন। প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পরে তিনি ১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দে কাদম্বিনী বসুকে বিয়ে করেন। [1] কাদম্বিনী (১৮৬১ - ১৯২৩) ছিলেন ব্রিটিশ ভারতের প্রথম ২ জন মহিলা স্নাতকের একজন এবং ইউরোপীয় চিকিৎসা শাস্ত্রে শিক্ষিত দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মহিলা চিকিৎসক।", "question_text": "বাংলার নবজাগরণের একজন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "কৃষ্ণপান গঙ্গোপাধ্যায়", "start_byte": 245, "limit_byte": 309}]} {"id": "-2211453721802170114-13", "language": "bengali", "document_title": "চাঁদের পাহাড় (চলচ্চিত্র)", "passage_text": "শঙ্কর চরিত্রে দেব, প্রধান চরিত্র\nডিয়েগো আলভারেজ চরিত্রে জেরার্ড রুডলফ\nজিম কার্টার চরিত্রে মার্টিন সিটো ওটো\nশঙ্করের মা চরিত্রে লাবণী সরকার", "question_text": "চাঁদের পাহাড় চলচ্চিত্রটিতে শঙ্করের ভূমিকায় কোন অভিনেতা অভিনয় করেন ?", "answers": [{"text": "দেব", "start_byte": 38, "limit_byte": 47}]} {"id": "-3777621577169343826-4", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সাম্রাজ্য", "passage_text": "১৮শ শতাব্দীর মধ্যভাগ নাগাদ মারাঠারা মুঘল সেনাবাহিনীর বিপক্ষে সফলতা লাভ করে এবং দক্ষিণাত্য থেকে বাংলা পর্যন্ত বেশ কিছু মুঘল প্রদেশে বিজয়ী হয়। সাম্রাজ্যের প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক প্রক্রিয়ার দুর্বলতার কারণে অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ সৃষ্টি হয় যার ফলে বিভিন্ন প্রদেশ কার্যত স্বাধীন হয়ে পড়ে। ১৭৩৯ সালে কারনালের যুদ্ধে নাদির শাহের বাহিনীর কাছে মুঘলরা পরাজিত হয়। এসময় দিল্লি লুন্ঠিত হয়। পরের শতাব্দীতে মুঘল শক্তি ক্রমান্বয়ে সীমিত হয়ে পড়ে এবং শেষ মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহের কর্তৃত্ব শুধু শাহজাহানাবাদ শহরে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। সিপাহী বিদ্রোহের সমর্থনে তিনি একটি ফরমান জারি করেছিলেন। সিপাহী বিদ্রোহ ব্যর্থ হলে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তার বিরুদ্ধে রাজদ্রোহীতার অভিযোগ এনে কারাবন্দী করে। শেষে তিনি রেঙ্গুনে নির্বাসিত হন এবং সেখানেই মারা যান।", "question_text": "মুঘল বা মোগল সাম্রাজ্যের সর্বশেষ সম্রাটের নাম কী ?", "answers": [{"text": "দ্বিতীয় বাহাদুর শাহে", "start_byte": 1226, "limit_byte": 1285}]} {"id": "-5678793440418813332-1", "language": "bengali", "document_title": "২০১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "এপ্রিল, ২০০৬ সালে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসকে স্বাগতিক দেশের মর্যাদা দেয়া হয়। ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের স্বাগতিক দেশের নিলাম প্রক্রিয়া থেকে তাদের আবেদন প্রত্যাহারের ফলে ২০১৫ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম খেলাটি ওভালে ও চূড়ান্ত খেলাটি লর্ড’সে অনুষ্ঠিত হবার কথা রয়েছে।", "question_text": "২০১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার প্রথম ম্যাচটি কোন মাঠে আয়োজিত হবে ?", "answers": [{"text": "ওভালে", "start_byte": 749, "limit_byte": 764}]} {"id": "5305658059900180279-1", "language": "bengali", "document_title": "ইমমরট্যাল", "passage_text": "১৯৮৮ সালে গঠিত হওয়া ডেথ মেটাল ব্যান্ড ওল্ড ফিউনারেল ব্যান্ডের মাধ্যমে আসলে ইমমরট্যাল ব্যান্ডের গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়, যার সদস্য ছিলেন আব্বাহ দূম ওকাল্টা ও ডেমোনাজ দূম ওকাল্টা। আব্বাহ আবার ১৯৮৯ সালে আরেকটা ব্যান্ড অ্যাম্পুটেশন গঠন করেন যারা দু’টা ইপি বের করে ইমমরট্যাল হওয়ার আগে।এই নতুন ব্যান্ডে অ্যাম্পুটেশন ও ওল্ড ফিউনারেল ২টি ব্যান্ডেরই সদস্যরা আছেন।যদিও ওল্ড ফিউনারেল ব্যান্ডের সদস্যরা তাদের ব্যান্ডটাকে ধরে রাখতে চান, তবে ইমমরট্যালের প্রথম ইপি বের হওয়ার আগেই তারা ভেঙ্গে যায়।\nযদিও তাদের প্রথম অ্যালবামটা ছিল প্রথাগত ব্ল্যাক মেটাল অ্যালবাম, কিন্তু অ্যাট দ্যা হার্ট অব উইন্টার অ্যালবামে তারা জার্মান থ্রাশ মেটালের সাথে ব্ল্যাক মেটাল মিশিয়ে নতুন পরীক্ষা চালান।অনেক মেটাল ব্যান্ড তাদেরকে আদর্শ হিসেবে মানলেও, ইমমরট্যাল অন্যান্য ব্ল্যাক মেটাল ব্যান্ডদের মতো স্যাটানিজমকে অবলম্বন করে না।\nসেরা ব্ল্যাক মেটাল ব্যান্ডদের তালিকায় তারা জায়গা করে নেন তাদের কাজ দিয়ে।পিউর হলোকাস্ট, ব্যাটেল ইন দ্যা নর্থ ও সন অব নর্দান ডার্কনেস ইত্যাদি ক্ল্যাসিক অ্যালবাম তাদের মর্যাদাটার জায়গা বানাতে সাহায্য করে।ব্লাসুরখ নামের এক কাল্পনিক স্থান যেখানে যুদ্ধ ও ভোগান্তি চলতে থাকে ও রাভেন্ডার্ক ঐ স্থানটির রাজা এবং সেটাকে কেন্দ্র করে তাদের গান রচিত হয়েছে।তাদের অ্যালবামের প্রচ্ছদ ও অঙ্গসজ্জা এবং উপস্থাপনা তাদের উল্লেখযোগ্যতা প্রমাণ করে।ব্যান্ডটি সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও বিতর্ক থেকে দূরে রাখে যেটা আবার ব্ল্যাক মেটাল ব্যান্ডদের মূল বৈশিষ্ট্য।তবে তাদের পুরানা সদস্য রিদম গিটারিস্ট জোর্ন চার্চে আগুন লাগানোর ঘটনায় জড়িত ছিল এবং তাদের আরেক সদস্য এরিক ১৯৯৯ সালে আত্নহত্যা করে।\nআস্তে আস্তে ইমমরত্যাল আন্ডারগ্রাউন্ডে জনপ্রিয়তা অর্জন করে তাদের ভিডিও কল অব দ্যা উইন্টারমুনের জন্য।১৯৯৫ সালে ব্যান্ডটি আরো দু’টি ভিডিও বের করে যেখানে মেইহেম ব্যান্ডের ড্রামার হেলহ্যামারকে দেখা গেছে।তারা তাদের ব্যান্ডে হেলহ্যামারকে যোগ দিতে অণুরোধ করলেও তিনি তা প্রত্যাখান করে।২০০৩ সালে ইমমরট্যাল ব্যান্ড নানা ব্যাক্তিগত কারণে ভেঙ্গে যায়।যাইহোক আব্বাহ দূম ওকাল্টা ও ডেমোনাজ দূম ওকাল্টা ১৯৯৫ সালে আরেকটা ব্যান্ড গঠন করেন যার নাম আই। ২০০৬ সালে ইমমট্যাল আবার একত্রিত হয় ।২০০৭ সালে তারা বিশ্বের নান স্থানে কনসার্ট করে।আওরা নইর ব্যান্ডের বেজিস্ট অ্যাপলিওন তাদের সাথে কাজ করে তখন। [2] ২০০৮ সালের মার্চে তারা অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সফর করে প্রথমবারের মতো।২০০৯ সালে ২৫শে সেপ্টেম্বর ব্যান্ডটির অ্যালবাম অল শেল ফল বের হয়। [3]", "question_text": "ব্ল্যাক মেটাল গানের বিশ্বের প্রথম অ্যালবামটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "ব্ল্যাক মেটাল", "start_byte": 1414, "limit_byte": 1451}]} {"id": "-6554192699105542631-5", "language": "bengali", "document_title": "সিন্ধু সভ্যতা", "passage_text": "১৮৭২-৭৫ সালে আলেকজান্ডার কানিংহাম প্রথম হড়প্পা সিলমোহর প্রকাশ করেন। তিনি ভুলবশত এটি ব্রাহ্মী লিপি মনে করেছিলেন।[14] এর প্রায় অর্ধশতাব্দী পরে ১৯১২ সালে জে. ফ্লিট আরও কতকগুলি হরপ্পা সিলমোহর আবিষ্কার করেন। এই সিলমোহর দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে ১৯২১-২২ সালে স্যার জন মার্শাল এই অঞ্চলে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্য অভিযান চালান। এই অভিযানের ফলশ্রুতিতেই স্যার জন মার্শাল, রায়বাহাদুর দয়ারাম সাহানি ও মাধোস্বরূপ ভাট হরপ্পা এবং রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, ই. জে. এইচ. ম্যাককি ও স্যার জন মার্শাল মহেঞ্জোদাড়ো আবিষ্কার করেন। ১৯৩১ সালের মধ্যেই মহেঞ্জোদাড়োর অধিকাংশ প্রত্নস্থল আবিষ্কৃত হয়ে গিয়েছিল। তৎসত্ত্বেও খননকার্য অব্যাহত থাকে। এরপর ১৯৪৪ সালে ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণের তদনীন্তন ডিরেক্টর স্যার মর্টিমার হুইলারের নেতৃত্বে অপর একটি দল এই অঞ্চলে খননকার্য চালায়। ১৯৪৭ সালের পূর্বে আহমদ হাসান দানি, ব্রিজবাসী লাল, ননীগোপাল মজুমদার, স্যার মার্ক অরেল স্টেইন প্রমুখ এই অঞ্চলে খননকার্যে অংশ নিয়েছিলেন।", "question_text": "মহেঞ্জোদারো সভ্যতা কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, ই. জে. এইচ. ম্যাককি ও স্যার জন মার্শাল", "start_byte": 1097, "limit_byte": 1263}]} {"id": "7938979961302199468-2", "language": "bengali", "document_title": "ইসলাম", "passage_text": "ইসলাম শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م শব্দটি হতে; যার দু'টি অর্থঃ ১. শান্তি ২. আত্মসমর্পণ করা। সংক্ষেপে, ইসলাম হলো শান্তি (প্রতিষ্ঠা)'র উদ্দেশ্যে এক ও অদ্বিতীয় ঈশ্বর (আল্লাহ)-এর কাছে আত্মসমর্পণ করা।", "question_text": "ইসলাম শব্দের মানে কী ?", "answers": [{"text": "শান্তি ২. আত্মসমর্পণ করা", "start_byte": 148, "limit_byte": 212}]} {"id": "-2498211086542414979-0", "language": "bengali", "document_title": "এড শিরান", "passage_text": "এডওয়ার্ড ক্রিস্টোফার শিরান, MBE (জন্ম ১৭ ফেব্রুয়ারী ১৯৯১)[5] একজন ব্রিটিশ গায়ক-গীতিকার, গিটারিষ্ট এবং রেকর্ড প্রযোজক। তার জন্ম ইংল্যান্ডের হ্যালিফাক্স শহরের ওয়েষ্ট ইয়র্কশ্যায়ার পৌরসভায়, এবং তিনি প্রতিপালিত হন ফ্রামলিংহ্যাম শহরের সুফল্ক নামক স্থানে। ২০০৯ সালে তার বয়স যখন ১৮, তখন তিনি গির্ডফোর্ড শহরের সোরে নামক স্থানের একাডেমী অব কন্টেমপোরারী মিউজিক গানের স্কুলে স্নাতকার্থী হিসেবে ভর্তি হয়েছিলেন। [6][7] ২০০৯ সালের প্রথম দিকে, শিরান তার প্রথম কোন স্বাধীন কাজ , নাম্বার.৫ কলেবোরেশনস প্রজেক্ট প্রকাশ করেন. এসিলাম রেকর্স এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর, তিনি তার আত্বপ্রকাশকারী অ্যালবাম , + (\"প্লাস\" হিসেবেও বলা যায়) প্রকাশ করেন, যেটির প্রকাশ কাল ছিল ২০১১ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর, এটি এখন পযন্ত যুক্তরাজ্যে ৭ বার প্লাটিনাম অ্যালবাম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এই অ্যালবামটিতেই রয়েছে \"দ্য এ টিম\" নামক এককটি, যে এককটি দ্বারা তিনি সেরা গান হিসেবে, সেরা গানের কথার জন্য ইভর নোভেল্লো অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন। [8] ২০১২ সালের নভেম্বরে শিরান সেরা ব্রিটিশ পুরুষ সোলো গায়ক এবং সাফল্যমন্ডিত ব্রিটিশ কাজ হিসেবে ব্রিট অ্যাওয়ার্ডস জিতে নেন। [9]\n২০১২ সাল থেকে বিদেশে শিরানের জনপ্রিয়তা ব্যাপকভাবে বাড়তে শুরু করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তাকে গায়িকা টেইলর সুইফ্ট এর ৪র্থ স্টুডিও অ্যালবাম রেড\" এ তাকে অতিথি শিল্পী হিসেবে উপস্থিত হতে দেখা গিয়েছিল। [10] \"দ্য এ টিম\" গানটি বছরের সেরা গান হিসেবে ২০১৩ গ্রামি অ্যাওয়ার্ডস এ মনোনয়ন পেয়েছিল, তিনি সেখানে এই গানটি ইল্টন জনের সাথে পরিবেশন করেছিলেন। [11][12] ২০১৩ সালে তিনি তার অনেক সময়-ই উত্তর আমেরিকা অন্চলে টেইলর সুইফ্টের দ্য রেড ট্যুরে ব্যয় করেন। [13] ২০১৪ সালে ২৩শে জুনে তিনি তার দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম, x ( \"মাল্টিপ্লাই\" হিসেবেও বলা যায়) প্রকাশ করেন। [14] এবং এটি যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে তালিকা গুলোয় সবার উপরে উঠে আসে। ২০১৫ সালে, তার x অ্যালবামটি বছরের সেরা অ্যালবাম হিসেবে \"দ্য ব্রিট অ্যওয়ার্ডস\" পেয়ে যায়, এবং তিনি বছরের সেরা গীতিকার হিসেবে ইভর নভেল্লো অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন। তার x অ্যালবামের \"থিংকিং আউট লাউড\" এককটি তাকে দুটি গ্রামি অ্যাওয়ার্ড জিততে সাহায্য করে, তিনি ২০১৬ অনুষ্ঠানে: বছরের সেরা গান এবং সেরা পপ সোলো পরিবেশন এর জন্য দুটি গ্রামি পুরষ্কার পেয়েছিলেন।\nশিরান তার ৩য় স্টুডিও অ্যালবাম, ÷ (\"ডিভাইড\" হিসেবেও বলা যায়)প্রকাশ করেন ২০১৭ সালের মার্চে। এই অ্যালবামটিও যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র সহ আরো অনেক দেশের সেরা অ্যালবামের তালিকা গুলোয় সবার শীর্ষে উঠে আসে। অ্যালবামটি থেকে আসা প্রথম দুটি একক \"সেইপ অব ইউ\" এবং \"কেসেল অন দ্য হিল\" তিনি অ্যালবামটি প্রকাশ করার আগেই কিছু কাল আগেই প্রকাশ করেছিলেন, একক দুটি ২০১৭ সালের জানুয়ারী মাসে প্রকাশ করা হয় এবং কয়েকটি দেশে একক দুটো অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে, দেশগুলোর মধ্যে ব্রিটেন, অষ্ট্রেলিয়া, জার্মানীর মত দেশ গুলো অন্যতম, দুটি একক-ই গানের সেরা তালিকায় ১ম এবং ২য় অবস্থানে উঠে আসে। তিনিই প্রথম কোন সংগীত শিল্পী যার দুটি গান একই সাপ্তায় যুক্তরাষ্ট্রের সেরা ১০ গানের তালিকায় অাত্বপ্রকাশ করেছিল। ২০১৭ সালে ডেবরেটস তাদের করা, \"২০১৭ সালে যুক্তরাজ্যের সর্বাধিক প্রভাশালী ব্যক্তিদের তালিকা\"এ শিরানের নাম প্রকাশ করে। [15]", "question_text": "এডওয়ার্ড ক্রিস্টোফার শিরান সেরা গানের কথার জন্য সর্বপ্রথম কোন অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন ?", "answers": [{"text": "ইভর নোভেল্লো অ্যাওয়ার্ড", "start_byte": 2268, "limit_byte": 2336}]} {"id": "3394730091489581875-8", "language": "bengali", "document_title": "ক্যাডেট কলেজ", "passage_text": "১৯৭৮ সাল থেকে পূর্বে প্রতিষ্ঠিত রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুলগুলোতে ক্যাডেট কলেজে রুপান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়। প্রথমে উক্ত বছরেই সিলেট ও রংপুরের রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল দুটিকে ক্যাডেট কলেজে রুপান্তরিত করা হয়। ১৯৮১ সালে বরিশাল ও পাবনা ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮২ সালে ময়মনসিংহ রেসিডেন্সিয়ার মডেল স্কুলটিকে গার্লস ক্যাডেট কলেজে রুপান্তরিত করা হয়। ১৯৮৩ সালে কুমিল্লা রেসিডেন্সিয়ালটিও রুপান্তরিত হয়। এভাবে বাংলাদেশে সর্বমোট ক্যাডেট করেজের সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ টিতে। অনেক দিন বাংলাদেশে ক্যাডেট কলেজের সংখ্যা এই ১০ টি-ই ছিল। ২০০৬ সালে সরকারের বিশেষ উদ্যোগে আরও দুইটি ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়, দুইটি কলেজই মেয়েদের জন্য সংরক্ষিত করা হয়েছে। এর একটি ফেনী জেলায় এবং অন্যটি জয়পুরহাট জেলায়। এর মধ্যে ৯ টি ছেলেদের ,৩ টি মেয়েদের জন্য সংরক্ষিত \"ক্যাডেট কলেজ\"।", "question_text": "বাংলাদেশে প্রথম ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭৮ সাল", "start_byte": 0, "limit_byte": 22}]} {"id": "1793292749231313412-0", "language": "bengali", "document_title": "ঘূর্ণিঝড় কোমেন", "passage_text": "ঘূর্ণিঝড় কোমেন এমন একটি অস্বাভাবিক গ্রীষ্মপ্রধান ঝড় যেটি বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলে উৎপন্ন হয়েছিল এবং বঙ্গোপসাগরের উত্তরে প্রবাহিত হওয়ার সময় একই দেশকে আঘাত করে চলে গিয়েছিল। ২০১৫ সালে এই তান্ডবের সময় কোমেন মায়ানমার, বাংলাদেশ ও ভারতে প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টিপাত ঘটিয়েছিল। মূলত জুলাই মাসের দিকে গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের চক্রাকারে আবর্তনের দরুণ এই ঘূর্ণিঝরের সূত্রপাত ঘটে। শেষে কোমেন ঘন্টায় ৭৫ কি.মি. বেগে বাড়তে বাড়তে একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয় এবং জুলাইয়ের ৩০ তারিখের দিকে দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশের উপকূলবর্তী অঞ্চলে ঢুকে পরে। পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড়টি পশ্চিমের দিকে চলে যায় এবং ঝড়টিকে ২রা অগাস্ট ভারতের পূর্ব দিকে শেষ দেখা যায়।", "question_text": "ঘূর্ণিঝড় কোমেনের গতিবেগ কত ?", "answers": [{"text": "ঘন্টায় ৭৫ কি.মি", "start_byte": 1022, "limit_byte": 1064}]} {"id": "-3341544423745422143-0", "language": "bengali", "document_title": "২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "২০০৩ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ (English: 2003 ICC Cricket World Cup) হচ্ছে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ৮ম অষ্টম প্রতিযোগিতা। ৯-২৪ মার্চ, ২০০৩ তারিখে এ ক্রিকেট প্রতিযোগিতাটি দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে এবং কেনিয়ায় যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বের ১৪টি দেশের জাতীয় ক্রিকেট দল এতে অংশ নেয় ও ৫৪টি খেলায় অংশগ্রহণ করে যা বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। প্রতিযোগিতার রূপরেখাটি ১৯৯৯ সালের আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের অনুরূপে ২টি বিভাগে বিভক্ত করা হয়। প্রতি বিভাগের শীর্ষস্থানীয় তিনটি করে মোট ছয়টি দল সুপার সিক্স পর্বে উত্তীর্ণ হয়।", "question_text": "২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপে মোট কতগুলি দেশ অংশগ্রহণ করেছিল ?", "answers": [{"text": "১৪টি", "start_byte": 587, "limit_byte": 599}]} {"id": "5034964102840469430-0", "language": "bengali", "document_title": "মতিউর রহমান নিজামী", "passage_text": "মতিউর রহমান নিজামী (৩১ মার্চ ১৯৪৩ - ১১ মে ২০১৬) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। ২০১৬ সালের ১১ই মে যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসীতে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান দলনেতা বা আমীর ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী। এছাড়াও চট্রগ্রামের দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় তাকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দেওয়া হয়েছিল।[1] বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি আল বদর নামের আধা-সামরিক বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।[2] ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানী বাহিনীর হত্যাকাণ্ডে আল-বদর সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করে, এবং ১৪ই ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের পেছনেও তাদের প্রধান ভূমিকা ছিল[2][3]", "question_text": "মতিউর রহমান কোন রাজনৈতিক দলের নেতা ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী", "start_byte": 517, "limit_byte": 588}]} {"id": "8574425205669319534-62", "language": "bengali", "document_title": "মহাভারত", "passage_text": "সময়ের সাথে সাথে মহাভারতের কাহিনী বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়। ফলে মূল কাহিনীটিকে উপলব্ধি করা দুরূহ হয়ে পড়ে। এই সমস্যার সমাধান করতে পুণেতে অবস্থিত ভাণ্ডারেকর প্রাচ্য গবেষণা সংস্থা (১৯১৯-১৯৬৬ সালে) সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় প্রাপ্ত মহাভারতের প্রায় সমস্ত পাণ্ডুলিপির (প্রায় ১০,০০০) অনুসন্ধান ও সংগ্রহ করে সেই লিপিতে পাওয়া একই প্রকার ৩৫,০০০ শ্লোক নিয়ে মহাভারত গ্রন্থের একটি সটীক ও সমীক্ষাত্মক সংস্করণ প্রকাশ করলেন, ১৮ খণ্ড যুক্ত ১৩০০০ পৃষ্ঠার এই পুস্তকটি সমগ্র পৃথিবীর মানুষের কাছে সমাদৃত হল।", "question_text": "প্রাচীন ভারতের অন্যতম মহাকাব্য মহাভারতে শ্লোক সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "৩৫,০০০", "start_byte": 884, "limit_byte": 900}]} {"id": "-110422011669221495-0", "language": "bengali", "document_title": "ফ্লিপকার্ট", "passage_text": "কর্নাটকের ব্যাঙ্গালোরে অবস্থিত ফ্লিপকার্ট হল এক ভারতীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। আগে আমাজন ডট কমে কাজ করা ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠানের দুজন স্নাতক শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্ট আরম্ভ করেন। প্রথম অবস্থায় ফ্লিপকার্ট বইয়ের বিক্রীর ব্যবসা আরম্ভ করে, যদিও বর্তমান ফ্লিপকার্ট বিভিন্ন ধরণের ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর সাথে নিত্যব্যবহার্য বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায়। ফ্লিপকার্ট থেকে বস্তু ক্রয় করবার জন্য গ্রাহক বহু বিকল্পেের মধ্য থেকে নিজের পছন্দের বিকল্প বেছে নিতে পারে, যেমন: ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, ই-উপহার কুপন ইত্যাদি, তাছাড়া বস্তু গ্রাহক বাড়িতে পাওয়ার সময়ে নগদ টাকা দেওয়ার বিকল্প ব্যবস্থা (Cash on Delivery)ও আছে।[3] \n\nক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড যতেষ্ট কম ব্যবহার হওয়া ভারতে, গ্রাহক ঘরে নগদ টাকা দেওয়ার এই ব্যবস্থা ফ্লিপকার্টের সাথে এমন ই-ব্যবসাকে এক নতুন মাত্রা প্রদান করতে দেখা যায়। [4]", "question_text": "ভারতীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ফ্লিপকার্টের মালিক কে ?", "answers": [{"text": "শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল", "start_byte": 411, "limit_byte": 490}]} {"id": "3764635903798626296-14", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "তৃতীয় বিগ্রহপালের পুত্র দ্বিতীয় মহীপাল অল্প কিছুকালের জন্য পালেদের সামরিক গৌরব ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। সন্ধ্যাকর নন্দীর রামচরিতম্‌ গ্রন্থে তাঁর রাজত্বকালের বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যায়। দ্বিতীয় মহীপাল তাঁর ভ্রাতা রামপাল ও দ্বিতীয় সুরপালকে কারারুদ্ধ করেছিলেন। তিনি সন্দেহ করেছিলেন, তাঁরা তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। এর কিছুকাল পরেই তিনি কৈবর্ত (ধীবর) প্রজাসত্ত্বভোগী গোষ্ঠীপতিদের বিদ্রোহের সম্মুখীন হন। এই অভ্যুত্থান কৈবর্ত বিদ্রোহ নামে খ্যাত। দিব্য (বা দিব্বক) নামে এক গোষ্ঠীপতি তাঁকে হত্যা করেন এবং বরেন্দ্র অঞ্চল অধিকার করেন। এই অঞ্চল দিব্যকের উত্তরসূরি রুদক ও ভীমের নিয়ন্ত্রণে থাকে। দ্বিতীয় সুরপাল মগধে পালিয়ে যান এবং অল্প কিছুকাল রাজত্ব করার পর মারা যান। তারপর তাঁর ভ্রাতা রামপাল সিংহাসনে বসে। তিনি দিব্যের পৌত্র ভীমের বিরুদ্ধে একটি প্রধান যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। তাঁর মামা মথন (রাষ্ট্রকূট রাজবংশের) এবং দক্ষিণ বিহার ও দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলার একাধিক সামন্ত শাসক তাঁকে সাহায্য করেন। রামপাল শেষ পর্যন্ত ভীমকে পরাজিত করেন এবং তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেন।[6][7]", "question_text": "রামপালের বাবার নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "তৃতীয় বিগ্রহপালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 49}]} {"id": "5240065211819146199-2", "language": "bengali", "document_title": "চর্যাপদ", "passage_text": "বাংলায় মুসলমান আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবার আগে ব্রাহ্মণ্য হিন্দুসমাজের পীড়নের আশঙ্কায় বাংলার বৌদ্ধগণ তাঁদের ধর্মীয় পুঁথিপত্র নিয়ে শিষ্যদেরকে সঙ্গী করে নেপাল, ভুটান ও তিব্বতে পলায়ন করেছিলেন– এই ধারণার বশবর্তী হয়ে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চারবার নেপাল পরিভ্রমণ করেন। ১৮৯৭ সালে বৌদ্ধ লোকাচার সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের জন্য তিনি প্রথমবার নেপাল ভ্রমণ করেন। ১৮৯৮ সালের তার দ্বিতীয়বার নেপাল ভ্রমণের সময় তিনি কিছু বৌদ্ধ ধর্মীয় পুঁথিপত্র সংগ্রহ করেন। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয়বার নেপাল ভ্রমণকালে চর্যাচর্যবিনিশ্চয় নামক একটি পুঁথি নেপাল রাজদরবারের অভিলিপিশালায় আবিষ্কার করেন। চর্যাচর্যবিনিশ্চয়, সরহপাদের দোহা এবং অদ্বয় বজ্রের সংস্কৃত সহজাম্নায় পঞ্জিকা, কৃষ্ণাচার্য বা কাহ্নপাদের দোহা, আচার্যপাদের সংস্কৃত মেখলা নামক টীকা ও আগেই আবিষ্কৃত ডাকার্ণব পুঁথি একত্রে ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে (শ্রাবণ, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা বৌদ্ধগান ও দোঁহা শিরোনামে সম্পাদকীয় ভূমিকাসহ প্রকাশ করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।[2] হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মোট ৪৬টি পূর্ণাঙ্গ ও একটি খণ্ডিত পদ পেয়েছিলেন। পুঁথিটির মধ্যে কয়েকটি পাতা ছেঁড়া ছিল। প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যার যে তিব্বতি অনুবাদ সংগ্রহ করেন তাতে আরও চারটি পদের অনুবাদসহ ওই খণ্ডপদটির অনুবাদও পাওয়া যায়। মূল পুঁথির পদের সংখ্যা ছিল ৫১।[1] মূল তিব্বতি অনুবাদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, মূল পুঁথির নাম চর্যাগীতিকোষ এবং এতে ১০০টি পদ ছিল। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিটি চর্যাগীতিকোষ থেকে নির্বাচিত পুঁথিসমূহের সমূল টীকাভাষ্য।[3]", "question_text": "চর্যাপদের মোট সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "৫১", "start_byte": 3190, "limit_byte": 3196}]} {"id": "5923938226460090452-28", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর আমেরিকা", "passage_text": "উত্তর আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ৩১৮.৪ মিলিয়ন জনসংখ্যা নিয়ে প্রধান জনবহুল দেশ[53]। দ্বিতীয় জনবহুল দেশ মেক্সিকো (জনসংখ্যা প্রায় ১১২.৩২ মিলিয়ন)[54] অন্যদিকে কানাডা তৃতীয় (জনসংখ্যা ৩২.৬২ মিলিয়ন)[55]। কিউবা, ডোমিনিক রিপাবলিক, হাইতি, পুওটারিকো (যুক্তরাষ্ট্রের অধিনস্ত অঞ্চল), জ্যামাইকা এবং ট্রানিদাদ এন্ড টোবাকো ব্যতিত অন্যান্য ক্যারিবিয়ান দেশ গুলোর জনসংখ্যা ১ মিলিয়নের কম[56][57][58][59][60]। যদিও গ্রীনল্যান্ডের আয়তন বিশাল (২,১৬৬,০০০ বর্গকি.মি.), তবুও সেখানকার জনসংখ্যা ঘনত্ব (০.০৩জন/বর্গকি.মি.) পৃথিবীর সবচেয়ে কম এবং গ্রীনল্যান্ডের মোট জনসংখ্যা মাত্র ৫৫,৯৮৫ জন[61]।", "question_text": "বর্তমানে উত্তর আমেরিকা মহাদেশের সর্বাধিক জনবহুল দেশ কোনটি ?", "answers": [{"text": "যুক্তরাষ্ট্র", "start_byte": 82, "limit_byte": 118}]} {"id": "-3691780227519866946-1", "language": "bengali", "document_title": "খ্রিস্ট ধর্ম", "passage_text": "খ্রিস্টধর্ম একটি একেশ্বরবাদী ধর্ম, যা মধ্যপ্রাচ্যের ঐতিহাসিক গালীল অঞ্চলের ধর্মপ্রচারক নাসরতের যিশুর জীবন ও শিক্ষার উপর ভিত্তি করে খ্রিস্টীয় ১ম শতকে উৎপত্তি লাভ করে। যিশুকে প্রদত্ত উপাধি \"খ্রিস্ট\"[টীকা 1] অনুযায়ী এই ধর্মকে খ্রিস্টধর্ম এবং এর অনুসারীদের খ্রিস্টান বলা হয়। খ্রিস্টানদের ধর্মগ্রন্থসমগ্রের নাম বাইবেল। খ্রিস্টানেরা এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করে; তারা আরও বিশ্বাস করে যে যিশু ইশ্বরের পুত্র ও মানব জাতির ত্রাতা যার আগমন বাইবেলের পুরাতন নিয়ম অংশে পূর্বব্যক্ত হয়েছিল এবং নূতন নিয়ম অংশে পুনর্ব্যক্ত হয়েছে।[1] খ্রিস্টধর্ম একটি অব্রাহামীয় ধর্ম, কেননা বাইবেলের পুরাতন নিয়মে উল্লিখিত প্রাচীন ইসরায়েলীয় জাতির পিতৃপুরুষ অব্রাহাম যে এক ঈশ্বরের উপাসনা করতেন, খ্রিস্টানরা সেই ঈশ্বরেরই উপাসনা করে। ", "question_text": "খ্রিস্টধর্মের উদ্ভব কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১ম শতকে", "start_byte": 386, "limit_byte": 405}]} {"id": "4551694890425737822-0", "language": "bengali", "document_title": "কৈলাশ সত্যার্থী", "passage_text": "কৈলাশ সত্যার্থী (Hindi: कैलाश सत्यार्थी; জন্ম: ১১ জানুয়ারি, ১৯৫৪) মধ্যপ্রদেশের বিদিশায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ভারতীয় শিশু অধিকার কর্মী ও নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী।[1] ১৯৯০-এর দশক থেকে ভারতে শিশু শ্রমের বিরুদ্ধে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। তাঁর সংগঠন বাচপান বাঁচাও আন্দোলন অক্টোবর, ২০১৪ সাল পর্যন্ত আশি হাজারেরও অধিক শিশুকে ক্রীতদাসত্বের বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে মুক্ত করেছে এবং তাদের পুণঃমিলন, পুণর্বাসন ও শিক্ষায় সহযোগিতা করেছে।[2] মালালা ইউসুফজাইয়ের সাথে যৌথভাবে তাঁকে ২০১৪ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। এ প্রসঙ্গে নোবেল কমিটি বলেছে যে, ‘শিশু ও তরুণদের নির্যাতনের বিপক্ষে অবস্থান গ্রহণ এবং সকল শিশুর শিক্ষার অধিকার ফিরিয়ে আনার প্রেক্ষাপটে তাঁকে এ পদক প্রদান করা হলো।’[3][4]", "question_text": "কৈলাশ সত্যার্থী কত সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "২০১৪ সালে", "start_byte": 1249, "limit_byte": 1274}]} {"id": "582042979472844772-1", "language": "bengali", "document_title": "শাহ এ এম এস কিবরিয়া", "passage_text": "১৯৫৪ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের বৈদেশিক বিভাগে যোগদান করে কিবরিয়া পররাষ্ট্রবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক বিষয়ক বিভাগের মহাপরিচালক হয়েছিলেন। ১৯৮১-১৯৯২ সালের মধ্যেকার সময়ে তিনি জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক কমিশন (এসকাপ)-এর প্রধান নির্বাহী ছিলেন। এছাড়াও, অর্থমন্ত্রী হিসেবে কিবরিয়া ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে এম.পি বা সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।", "question_text": "শাহ এ এম এস কিবরিয়া কত সালে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৬", "start_byte": 881, "limit_byte": 893}]} {"id": "3824713160603181316-0", "language": "bengali", "document_title": "আব্দুল জলিল", "passage_text": "মোহাম্মদ আব্দুল জলিল (২১ জানুয়ারি ১৯৩৯ - ৬ মার্চ ২০১৩[2]) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। তিনি বাংলাদেশ সরকারের প্রাক্তন বাণিজ্যমন্ত্রী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক। এছাড়াও ছিলেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন।[3] ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি নওগাঁ-৫ আসন থেকে বিজয়ী হন।[4] ১৯৯৬-২০০১ আওয়ামী লীগ শাসনামলে তিনি কয়েক বছর সরকারের বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।", "question_text": "মোহাম্মদ আব্দুল জলিল কত সালে বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৯৬", "start_byte": 1044, "limit_byte": 1056}]} {"id": "783715618888514770-0", "language": "bengali", "document_title": "আযান", "passage_text": "\n\nআযান Arabic: أَذَان‎ (অথবা আজান হিসেবে উচ্চারণ করা হয় যেমন: আফগানিস্তান, আজারবাইজান, বাংলাদেশ, ভারত, ইরান, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান, এবং তুর্কমেনিস্তান, ইজান হিসেবে উচ্চারণ করা হয় তুরস্ক, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা), আজন হিসেবে উচ্চারণ করা হয় উজবেকিস্তান, মুয়াজ্জিন কর্তৃক প্রার্থনার উদ্দেশ্য দিনের নির্ধারিত সময়ে ৫ বার আহবান করাকে আযান বলা হয়। ʾআযান শব্দের মূল অর্থ দাড়ায় أَذِنَ শোন; যার মূল উদ্দেশ্য হল অবগত করানো। এই শব্দের আরেকটি বুৎপত্তিগত অর্থ হল ʾআজুন। (أُذُن), যার অর্থ হল \"শোনা\"।", "question_text": "আযান শব্দের মূল অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "أَذِنَ শোন", "start_byte": 1008, "limit_byte": 1030}]} {"id": "-3501336994444451027-1", "language": "bengali", "document_title": "সূরা আল-বাকারা", "passage_text": "বাকারাহ মানে গাভী। এ সূরার ৬৭ থেকে ৭৩ নম্বর আয়াত পর্যন্ত হযরত মুসা (আঃ) এর সময়কার বনি ইসরাইল এর গাভী কুরবানীর ঘটনা উল্লেখ থাকার কারণে এর এই নামকরণ করা হয়েছে। কুরআন মজীদের প্রত্যেকটি সূরার এত ব্যাপক বিষয়ের আলোচনা করা হয়েছে যার ফলে বিষয়বস্তুর দিক দিয়ে তাদের জন্য কোন পরিপূর্ণ ও সার্বিক অর্থবোধক শিরোনাম উদ্ভাবন করা সম্ভব নয়। শব্দ সম্ভারের দিক দিয়ে আরবি ভাষা অত্যন্ত সমৃদ্ধ হলেও মূলত এটি তো মানুষেরই ভাষা আর মানুষের মধ্যে প্রচলিত ভাষাগুলো খুব বেশি সংকীর্ণ ও সীমিত পরিসর সম্পন্ন। সেখানে এই ধরনের ব্যাপক বিষয়বস্তুর জন্য পরিপূর্ণ অর্থব্যাঞ্জক শিরোনাম তৈরি করার মতো শব্দ বা বাক্যের যথেষ্ট অভাব রয়েছে। এ জন্য নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম মহান আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী কুরআনের অধিকাংশ সূরার জন্য শিরোনামের পরিবর্তে নিছক আলামত ভিত্তিক নাম রেখেছেন। এই সূরার নামকরণ আল বাকারাহ করার অর্থ কেবল এতটুকু যে, এটি এমন সুরা যেখানে গাভীর কথা বলা হয়েছে।", "question_text": "মুসলমানদের পবিত্র ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের দ্বিতীয় সূরা আল বাকারার \"বাকার\" কথার অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "গাভী", "start_byte": 35, "limit_byte": 47}]} {"id": "-9130871152306520956-33", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "\n\nবাইবেল হল খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ। বাইবেল (বিবলজ) শব্দটি উদ্ভুত হয়েছে বা 'পাওযা' গ্রীক বিবলিয়া শব্দ থেকে, যার অর্থ 'একটি পুস্তক'। এটি প্যাপিরাস গাছের ছাল। বাইবেল হচ্ছে শাস্ত্র লিপি বা পুস্তক, ঈশ্বরের বাক্য। বাইবেল হলো ৬৬টি পুস্তকের একটি সংকলন, যা দুটি প্রধান ভাগে বিভক্ত— ৩৯টি পুস্তক সম্বলিত পুরাতন নিয়ম বা ওল্ড টেস্টামেন্ট, এবং ২৭টি পুস্তক সম্বলিত নতুন নিয়ম বা নিউ টেস্টামেন্ট। খ্রিস্টধর্মমতে, ১৬০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ৪০জন লেখক বাইবেল রচনা করেছিলেন। এরা ছিলেন পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের বিভিন্ন লোক। বাইবেলের মুখ্য বিষয়বস্তু বা কেন্দ্রমণি হলেন যীশু। পুরাতন নিয়ম মূলত হিব্রু ভাষায় লিখিত, তবে দানিয়েল ও ইষ্রা পুস্তক দুটির কিছু অংশ অরামীয় ভাষায় লিখিত। নুতন নিয়ম গ্রীক ভাষায় রচিত। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ এই বাইবেল লিখেছেন। খ্রিস্টানগণ বিশ্বাস করেন, এই বাইবেল রচনা হয়েছিল খ্রিস্টীয় ত্রিত্ববাদের অন্যতম পবিত্র আত্মার সহায়তায়। পৃথিবীর অনেক ভাষায় বাইবেল অনুবাদ হয়েছে। বাইবেলে বলা হয়েছে যে মানুষের গুনাহ্‌ থেকে নাজাত করার জন্য ঈশ্বর তাঁর মনোনিত ব্যক্তি যীশুকে দুনিয়াতে প্রেরণ করেন। যে কেউ যীশুর প্রতি বিশ্বাস করে এবং পাপ মাফ পাবার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে ঈশ্বরের দিকে ফেরে সেই মুক্তি পায়। বাইবেলের ইউহোন্না খন্ডের ১৪ রুকু ৬ আয়াতে বলা হয়েছে, \"আমিই (যীশুই) পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে (অর্থাৎ ঈশ্বরের কাছে) যেতে পারে না।\" ইসলাম ধর্মে \"বাইবেল\" বলে কোনো ধর্মগ্রন্থের উল্লেখ পাওয়া যায় না। উল্লেখ পাওয়া যায়, ঈশ্বরের বাণীবাহক ঈসার [আ.] প্রতি অবতীর্ণ ইঞ্জিল নামক ধর্মগ্রন্থের। কুরআনে বর্ণিত ঈসাকেই বাইবেলে যীশু বলা হয়। তবে মুসলিমরা বিশ্বাস করে বাইবেল আল্লাহর গ্রন্থ ইনযিলের পরিবর্তিত গ্রন্থ। কারণ মুসলিম ধারণা মতে, খ্রিস্টান পন্ডিতরা ইনযিলে পরিবর্তন সাধন করেছে[57]।", "question_text": "খ্রিস্ট ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "বাইবেল", "start_byte": 2, "limit_byte": 20}]} {"id": "-1974690944653666673-4", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দুধর্ম", "passage_text": "জনসংখ্যার বিচারে হিন্দুধর্ম খ্রিষ্টধর্ম ও ইসলামের পরেই বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মমত। এই ধর্মের অনুগামীদের সংখ্যা ১৩৫ কোটি। এদের মধ্যে ১১০ কোটি হিন্দুমতে বিশ্বাসী মানুষ বাস করেন ভারতীয় প্রজাতন্ত্রে।[20][21] এছাড়া নেপাল (৩৩,০০০,০০০), মরিশাস (২৫০,০০০) ও ইন্দোনেশীয় দ্বীপ বালিতে ( ৩০০,০০০) উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় হিন্দুরা বাস করেন।", "question_text": "বর্তমানে ভারতবর্ষে মোট কতজন হিন্দুধর্মালম্বী লোক বসবাস করে ?", "answers": [{"text": "১১০ কোটি", "start_byte": 373, "limit_byte": 395}]} {"id": "125132013512892613-0", "language": "bengali", "document_title": "সংযুক্ত আরব আমিরাত", "passage_text": "সংযুক্ত আরব আমিরাত (Arabic: دولة الإمارات العربية المتحدة‎‎ দাওলাত্ আল্-ঈমারাত্ আল্-আরবিয়াহ্ আল্-মুত্তাহিদাহ্) মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে আরব উপদ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় অবস্থিত সাতটি স্বাধীন রাষ্ট্রের একটি ফেডারেশন। এগুলি একসময় ট্রুসিয়াল স্টেটস নামে পরিচিত ছিল। ১৯৭১ সালে দেশগুলি স্বাধীনতা লাভ করে। প্রতিটি আমিরাত একটি উপকূলীয় জনবসতিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত এবং ঐ লোকালয়ের নামেই এর নাম। আমিরাতের শাসনকর্তার পদবী আমির। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাতটি আমিরাতের নাম হল আবু ধাবি, আজমান, দুবাই, আল ফুজাইরাহ, রাআস আল খাইমাহ, আশ শারিকাহ এবং উম্ম আল ক্বাইওয়াইন। আবু ধাবি শহর ফেডারেশনের রাজধানী এবং দুবাই দেশের বৃহত্তম শহর।", "question_text": "সংযুক্ত আরব আমিরাত দেশটির বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "দুবাই", "start_byte": 1524, "limit_byte": 1539}]} {"id": "-7830146323937507051-1", "language": "bengali", "document_title": "মিশেল ফুকো", "passage_text": "মিশেল ফুকো ১৯২৬ সালের অক্টোবর ১৫ তারিখে ফ্রান্সের Poitiers নামক স্থানের এক সম্ভ্রান্ত প্রাদেশিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের সময় তার নাম ছিল পল-মিশেল ফুকো। বাবার নাম পল ফুকো যিনি ফ্রান্সের বিশিষ্ট সার্জন ছিলেন। তার বাবার ইচ্ছা ছিল পড়াশোনা শেষে ফুকো বাবার পেশাকেই বেছে নেবেন। তার প্রাথমিক শিক্ষা খুবই স্বাভাবিক গতিতে এগিয়েছে। খুব একটা ভাল বা খারাপ করেননি কখনও। কিন্তু জেসুইট কলেজ সেন্ট-স্টানিসলাসে ভর্তির পর তিনি পড়াশোনায় বিশেষ সাফল্য অর্জন করেন। সে সময় Poitiers অঞ্চলটি Vichy France-এর অন্তর্ভুকত ছিল। পরবর্তিতে তা জার্মানির অন্তর্ভুক্ত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ফুকো École Normale Supérieure-তে প্রবেশের সুযোগ পান। এই প্রতিষ্ঠানটি ছিল ফ্রান্সের মানবিক বিভাগের শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কর্মক্ষেত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।", "question_text": "মিশেল ফুকো কোন কলেজ থেকে পড়াশোনা করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "জেসুইট কলেজ সেন্ট-স্টানিসলাসে", "start_byte": 980, "limit_byte": 1061}]} {"id": "1168237756803079366-1", "language": "bengali", "document_title": "মন্দোদরী", "passage_text": "মন্দোদরী ছিলেন অসুররাজ ময়াসুর ও অপ্সরা হেমার কন্যা। মন্দোদরীর তিন পুত্র ছিল: মেঘনাদ (ইন্দ্রজিৎ), অতিকায় ও অক্ষয়কুমার। রামায়ণের কোনো কোনো সংস্করণ অনুযায়ী, মন্দোদরী রামের পত্নী সীতারও গর্ভধারিণী মা। উল্লেখ্য, সীতাকেই তাঁর স্বামী রাবণ অন্যায়ভাবে চুরি করে এনেছিলেন। স্বামীর দোষ সত্ত্বেও মন্দোদরী তাঁকে ভালবাসতেন এবং তাঁকে সত্যপথে চলার উপদেশ দিতেন। মন্দোদরী বারবার সীতাকে রামের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য রাবণকে পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু রাবণ তাঁর কথায় কর্ণপাত করেননি। রামায়ণে রাবণের প্রতি মন্দোদরীর ভালবাসা ও আনুগত্যের প্রশংসা করা হয়েছে।", "question_text": "হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ অনুসারে মন্দোদরীর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "অসুররাজ ময়াসুর", "start_byte": 41, "limit_byte": 84}]} {"id": "-4965296737885262319-1", "language": "bengali", "document_title": "আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী", "passage_text": "আল্লামা আব্দুল লতিফ চৌধুরী ১৩২১ বাংলার ফাল্গুন মাসে অর্থাৎ ১৯১৩ সালের প্রথম দিকে সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলার ফুলতলী গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন।\n[1] তার পিতার নাম মুফতি আব্দুল মজিদ। [2] তিনি হযরত শাহ জালাল রহ. এর সফরসঙ্গী ৩৬০ আউলিয়ার অন্যতম হযরত শাহ কামাল রহ. এর বংশধর ছিলেন। [3][4]", "question_text": "আব্দুল লতিফ বাংলাদেশের কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলার ফুলতলী", "start_byte": 217, "limit_byte": 311}]} {"id": "-7250776605828064408-1", "language": "bengali", "document_title": "মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর", "passage_text": "মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১ আগস্ট ১৯৪৮ সালে ঠাকুরগাঁও জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মির্জা রুহুল আমিন ও মাতার নাম ফাতেমা আমীন। শিক্ষাজীবনে মির্জা ফখরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন।", "question_text": "মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশের কোন কলেজ থেকে স্নাতক পাস করেছেন ?", "answers": [{"text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়", "start_byte": 425, "limit_byte": 480}]} {"id": "5162039179304813828-0", "language": "bengali", "document_title": "ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ", "passage_text": "অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ (জন্ম: ফেব্রুয়ারি ১, ১৯৩১ - মৃত্যু: ডিসেম্বর ১০, ২০১২) বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তিনি বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৬ সালের ২৯ অক্টোবর তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত হবার জন্য শপথ গ্রহণ করেন। পরে জরুরী আইন জারি করে ২০০৭ সালের ১২ জানুয়ারি তিনি এই পদ ছেড়ে দেন। এই পদে তার স্থলাভিষিক্ত হন বিশ্ব ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. ফখরুদ্দীন আহমদ। ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলে ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের কার্যকাল সমাপ্ত হয়।", "question_text": "অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১৯৩১", "start_byte": 137, "limit_byte": 149}]} {"id": "238154041937916701-18", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় খিলাফত", "passage_text": "\nতুর্কি জাতীয় আন্দোলনের ফলে তুরস্কে গ্র্যান্ড ন্যাশনাল এসেম্বলি গঠিত হয়। ১৯২৩ সালের ২৪ জুলাই লুসানের চুক্তিতে জাতির স্বাধীনতা ও সীমানা বিষয়ে আনুষ্ঠানিক নিশ্চয়তা লাভ করা হয়। ন্যাশনাল এসেম্বলি ১৯২৩ সালের ২৯ অক্টোবর তুরস্ককে প্রজাতন্ত্র ও আঙ্কারাকে এর রাজধানী ঘোষণা করে। ফলে প্রায় ৭০০ বছর পর উসমানীয় সাম্রাজ্য আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত হয়। তবে সুলতান এই আন্দোলন দমন করতে ইচ্ছুক ছিলেন এবং শাইখুল ইসলামের মাধ্যমে ফতোয়া জারি করেন যাতে তা অনৈসলামিক ঘোষণা করা হয়। তবে জাতীয়তাবাদিরা ধীরে ধীরে গতি পায় এবং ব্যাপক জনসমর্থন লাভ করে। হুমকি দূর করার জন্য সুলতান নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজি হন। এতে জাতীয়তাবাদিরা জয়ী হয়।", "question_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্য কবে ধ্বংস হয় ?", "answers": [{"text": "১৯২৩ সালের ২৪ জুলাই", "start_byte": 203, "limit_byte": 254}]} {"id": "4998527637897235656-5", "language": "bengali", "document_title": "বালাকোট যুদ্ধ", "passage_text": "৫ই মে শিখ সৈন্যগণ মেটিকোট পাহাড়ের শিখরে আরোহন করতে সক্ষম হয়েছিল। বিধায় ৬ই মে ১৮৩১ মোতাবেক ২৪ যুলকা’দা ১২৪৬ হিঃ সনে পবিত্র জুম‘আর দিনে সাইয়েদ আহমাদ ব্রেলভীর মুজাহিদ বাহিনী চূড়ান্ত যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নেন। উল্লে¬খ্য যে, মুজাহিদ বাহিনীতে সর্বমোট যোদ্ধা ছিল ৭০০ জন এবং শিখ সৈন্যদের সংখ্যা ছিল ১০ হাজার। শিখ সৈন্যগণ মেটিকোট টিলা হতে বালাকোট ময়দানে অবতরণ করতে আরম্ভ করল। আর সাইয়েদ আহমদ ব্রেলভী এবং অধিকাংশ মুজাহিদ মসজিদে-ই বালা ও তার আশপাশে অবস্থান করছিলেন। উল্লেখ্য যে, ৭০০ জনের মুজাহিদ বাহিনীকে সাতবানে ঝরনা বরাবর বহুদুর পর্যন্ত শিবির স্থাপন করানো হয়েছিল। সায়্যিদ আহমদ ব্রেলভী হঠাৎ শিখদের আক্রমণ করার জন্য মসজিদ-ই বালা হতে বের হয়ে মসজিদে যেরিনে পৌঁছলেন। অতঃপর তিনি মুজাহিদ বাহিনী নিয়ে মেটিকোটের পাদদেশের দিকে অগ্রসর হলেন। মেটিকোটের পাদদেশে অবতরণরত শিখসেনাদের অধিকাংশ নিহত হল। কিন্তু ইতিমধ্যে মেটিকোটে টিলার প্রতিটি ইঞ্চি পর্যন্ত সৈন্য দ্বারা পূর্ণ হয়েছিল। তারা প্রত্যেক স্থান দিয়ে নেমে এসে মুজাহিদদের উপর প্রচণ্ড হামলা শুরু করে। সাইয়েদ আহমদ ব্রেলভী মুজাহিদ বাহিনীর অগ্রভাগে ছিলেন। তার সাথে ছিলেন একান্ত সহযোগী শাহ ইসমাঈল। হঠাৎ করে সাইয়েদ আহমদ ব্রেলভী মেটিকোটের ঝরনার মধ্যে মৃত্যুবরণ করেন এবং শাহ ইসমাঈলও মৃত্যুবরণ বরণ করলেন। মুজাহিদগণের একটি বড় দল সাইয়েদ আহমাদ ব্রেলভীর মারা যাওয়ার বিষয়টি উপলব্ধি করতে না পারায় তাঁর সন্ধানে ঘুরে ঘুরে মৃত্যুবরণ বরণ করলেন। এছাড়া মুজাহিদদের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দল বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ করতে করতে মৃত্যুবরণ করেন। এই যুদ্ধ স্থায়ী হয়েছিল কমপক্ষে দুই ঘণ্টা। অতঃপর গোজার গোষ্ঠির লোকজন বিভিন্ন দলে উচ্চৈঃস্বরে প্রচার করতে থাকল যে, সাইয়েদ আহমাদকে পাহাড়ের উপরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সুতরাং তোমরা সকলে পাহাড়ের উপরের দিকে আস। ফলে মুজাহিদগণ উত্তর দিকে অবস্থিত পাহাড়ের দিকে গমন করেন। আর এইভাবে যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটল। গোজার গোষ্ঠির লোকদের এরূপ করার কারণ তারা শিখদের প্ররোচনায় তা করেছিল। কেননা মুজাহিদগণ মেটিকোটে যুদ্ধরত থাকলে আরও বহু শিখ যোদ্ধার প্রাণনাশ হত। অথবা অবশিষ্ট মুজাহিদগণকে হিজরতের উদ্দেশ্যে উক্ত কৌশল অবলম্বন করতে হয়েছিল বলে ধারণা করা যায়। মুজাহিদ বাহিনীর আমীর ও প্রধান সেনাপতি সাইয়েদ আহমাদ ব্রেলভীর মৃত্যু হওয়া সম্পর্কে অন্য একটি কথা ছড়িয়ে আছে তা হল তিনি মুজাহিদগণের অগ্রভাগে ছিলেন এবং শিখদের একদল সৈন্যের মধ্যে ঢুকে পড়েন। শিখরা তাঁকে ঘেরাও করে ফেলে যা তাঁর অনুসারীরা লক্ষ্য করেননি। এভাবে তিনি মারা এবং তাঁর লাশও মুজাহিদগণ শনাক্ত করতে পারেননি। এ কারণে অনেককাল পরেও অবশিষ্ট মুজাহিদগণ সাইয়েদ আহমাদ ব্রেলভীর মৃত্যুর বিষয়টি সত্য বলে বিশ্বাস করতে পারেননি।\n\n", "question_text": "সাইয়েদ আহমাদ ব্রেলভী কোথায় মারা যান ?", "answers": [{"text": "মেটিকোটের ঝরনার মধ্যে", "start_byte": 2856, "limit_byte": 2915}]} {"id": "4568438587242111098-0", "language": "bengali", "document_title": "মুর্শিদাবাদ জেলা", "passage_text": "মুর্শিদাবাদ জেলা পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা বিভাগের একটি জেলা। এই জেলার মধ্য দিয়ে ভাগীরথী নদী বয়ে গিয়ে জেলাকে দুভাগে ভাগ করেছে। নদীর পশ্চিমের অংশ রাঢ় ও পূর্বের অংশ বাঘিড়া নামে পরিচিত।[2] ৫.৩১৪ বর্গ কিলোমিটার (২,০৬২ বর্গ মাইল) আয়তনের এলাকা এবং ৭১.০২ লক্ষ জনসংখ্যা থাকায় এটি একটি জনবহুল জেলা। মুর্শিদাবাদ ভারতের নবমতম (ভারতের ৬৪১টি জেলার মধ্যে) জনবহুল জেলা।[3] এই জেলার সদর দপ্তর বহরমপুর শহরে অবস্থিত।", "question_text": "মুর্শিদাবাদ জেলার সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "বহরমপুর", "start_byte": 1039, "limit_byte": 1060}]} {"id": "-8764190989186063087-2", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "প্রাচীন পৃথিবীর (প্রধানত ইউরোপ, তবে নিকট প্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকাও এর অন্তর্ভুক্ত) ইতিহাসকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়। ৪৬৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রাচীন যুগ; পঞ্চম থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী পর্যন্ত মধ্য যুগ বা ধ্রুপদী-উত্তর যুগ,[15][16] যার মধ্যে রয়েছে ইসলামি স্বর্ণযুগ(৭৫০- ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ) ও ইউরোপীয় রেনেসাঁ (১৩শ শতক থেকে শুরু)।[17][18] আধুনিক যুগের সূচনাকাল[19] ধরা হয় ১৫শ শতক থেকে ১৮শ শতকের শেষ পর্যন্ত যার মধ্যে রয়েছে ইউরোপের আলোকিত যুগ। শিল্প বিপ্লব হতে বর্তমান সময় পর্যন্ত আধুনিক যুগ বলে বিবেচিত। পাশ্চাত্য ইতিহাসে রোমের পতনকে প্রাচীন যুগের শেষ ও মধ্যযুগের সূচনা হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু পূর্ব ইউরোপ রোমান সাম্রাজ্য থেকে বাইজেনটাইন সাম্রাজের অধীনে আসে, যার পতন আরো অনেক পরে ঘটে। ১৫ শতকের মাঝামাঝি গুটেনবার্গ আধুনিক ছাপাখানা আবিষ্কার করেন[20] যা যোগাযোগের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। ফলে মধ্যযুগের সমাপ্তি ঘটে এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের সূত্রপাত হয়।[21] ১৮ শতকের মধ্যে ইউরোপে জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসার এমন একটি চরম অবস্থায় উপনীত হয় যা শিল্প বিপ্লবকে অবধারিত করে তুলে।[22]", "question_text": "ইসলামি স্বর্ণযুগ বলে কোন সময়কে বোঝানো হয় ?", "answers": [{"text": "৭৫০- ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ", "start_byte": 679, "limit_byte": 736}]} {"id": "-6212283595534337271-2", "language": "bengali", "document_title": "ব্রাহ্মসমাজ", "passage_text": "১৮৩৩ সালে ইংল্যান্ডে রামমোহন রায় মারা যাওয়ার পর ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলনটি বাধার সম্মুখীন হয়। রামমোহনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহযোগী দ্বারকানাথ ঠাকুরের (১৭৯৪-১৮৪৬) পুত্র দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭-১৯০৫) কাজটি হাতে নেন। তাঁর নেতৃত্বে ব্রাহ্ম সমাজ আন্দোলনটি নতুন মাত্রা ও বৈশিষ্ট্য পরিগ্রহ করে। তিনি ১৮৩৯ সালে তত্ত্ববোধিনী সভা নামে একটি সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন যা এই নতুন ধর্মমত প্রচারে ভীষণভাবে সচেষ্ট হয়। তিনি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা নামে একটি সংবাদপত্রও প্রকাশ করেন যেটি এ নতুন ধর্মবিশ্বাস প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক সংস্কার সাধনের পক্ষেও জনমত গড়ে তোলে। এ সময়ে হিন্দুধর্মের বিপক্ষে খ্রিষ্টান ধর্ম প্রচারকদের অত্যধিক আক্রমণাত্মক প্রচারণা চলছিল। ব্রাহ্ম সমাজের মধ্য থেকে আমূল সংস্কারের সমর্থক শ্রেণীটি বেদ যে অভ্রান্ত এ বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করে। এঁদের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিলেন অক্ষয়কুমার দত্ত (১৮২০-১৮৮৬)। ঐ সময় পর্যন্ত বেদ যে অভ্রান্ত সেটা ব্রাহ্ম ধর্মীয় বিশ্বাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে বিবেচিত হতো। ১৮৪৭ সালের দিকে পুঙ্খানুপুঙ্খ সমীক্ষার পর ব্রাহ্ম নেতৃবৃন্দের মনে দৃঢপ্রত্যয় জন্মে যে, বেদের অভ্রান্ততার মতবাদ আর গ্রহণযোগ্য নয়। তাই একেশ্বরবাদী ধারণা সম্বলিত উপনিষদের নির্বাচিত অংশসমূহের ওপর ভিত্তি করে ব্রাহ্ম ধর্মবিশ্বাস পুনর্নিমাণের প্রচেষ্টা নেওয়া হয়। ব্রাহ্ম সমাজের সংশোধিত মতবাদটি ১৮৫০ সালে ‘ব্রাহ্ম ধর্ম’ অথবা ‘এক সত্য ঈশ্বরের পূজারীদের ধর্ম’ নামে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়। এটা উল্লেখ করতে হয় যে, যদিও বেদকে অস্বীকার করা হয়, তবুও ব্রাহ্ম আন্দোলনের অপরিহার্য হিন্দু চরিত্র ধরে রাখা হয়। রামমোহন রায়ের মৃত্যুর পর অনেকটা মৃতপ্রায় ব্রাহ্ম সমাজে দেবেন্দ্রনাথ নতুন জীবনের সূচনা করেন। কেশবচন্দ্র সেনের (১৮৩৮-১৮৮৪) প্রগতিশীল নেতৃত্বে আন্দোলনটি আরও ব্যাপক ভিত্তি লাভ করে। তিনি ১৮৫৭ সালে ব্রাহ্ম সমাজে যোগদান করেন এবং এক বছরের মধ্যে দেবেন্দ্রনাথের ডান হাতে পরিণত হন। কিন্তু প্রধানত বর্ণপ্রথা পালন ও সামাজিক সংস্কারসমূহকে কেন্দ্র করে তাঁদের দুজনের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা দেয়। যেখানে দেবেন্দ্রনাথের পদ্ধতি ছিল কিছুটা রক্ষণশীল, সেখানে কেশবচন্দ্র সেন জাতিভেদ প্রথা পুরোপুরি বিলোপ করার পক্ষে মত প্রকাশ করেন এবং সমাজ সংস্কার সাধনের উদ্দেশ্যে সক্রিয়ভাবে এগিয়ে যান, বিশেষত স্ত্রীশিক্ষা ও নারীমুক্তি আন্দোলনে। ১৮৬৮ সালে কেশবচন্দ্র সেন ভারতের ব্রাহ্ম সমাজ নামে একটি নতুন সংগঠন গড়ে তোলেন। দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের নেতৃত্বে অন্য সংগঠনটি আদি ব্রাহ্ম সমাজ নামে পরিচিতি লাভ করে। বোম্বাই, মাদ্রাজ ও অন্যান্য স্থানে বক্তৃতা-সফরের মাধ্যমে কেশবচন্দ্র সেন ভারতের বৃহৎ অংশব্যাপী ব্রাহ্ম সমাজের বাণী ছড়িয়ে দেন। প্রধানত তিনি উদ্যোগ গ্রহণ করার ফলে ১৮৭২ সালে সিভিল বিবাহ আইন পাস হয়। এটি ধর্মীয় আচারাদি পালন ব্যতিরেকে অযাজকীয় বিবাহ অনুষ্ঠানের বিধান প্রবর্তন করে। আইনটি একবিবাহকেও বাধ্যতামূলক করে এবং কনে ও বরের বয়সের নিম্নসীমাও যথাক্রমে ১৪ ও ১৮ বছরে নির্ধারিত করে দেয়।", "question_text": "কেশবচন্দ্র সেন কত সালে ব্রাহ্মসমাজ বা ব্রাহ্মসভার সাথে যুক্ত হন ?", "answers": [{"text": "১৮৬৮", "start_byte": 5442, "limit_byte": 5454}]} {"id": "8049320639125311733-1", "language": "bengali", "document_title": "রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "১৯০২ সালের ৬ই মার্চে, মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব হিসেবে এই ক্লাবটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রতিষ্ঠার শুরু হতেই এই ক্লাবটি তাদের ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে সাদা রঙের পোশাক পরিধান করছে। রিয়াল শব্দটি স্পেনীয় শব্দ রয়্যাল হতে আগত। ১৯২০ সালে ত্রয়োদশ আলফনসো-এর পরিহিত রাজকীয় মুকুট এই ক্লাবের প্রতীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ক্লাবটি ১৯৪৭ সাল হতে ৮১,০৪৪ ধারণক্ষমতাসম্পন্ন মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে তাদের সকল হোম ম্যাচ খেলছে। অধিকাংশ ইউরোপীয় ক্রীড়া ক্লাবের বিপরীতে, রিয়াল মাদ্রিদের সদস্যগণ (সসিওস) তাদের ইতিহাস জুড়ে এই ক্লাবটির মালিকানায় ছিল এবং এটি পরিচালনা করেছে।", "question_text": "রিয়াল মাদ্রিদ ক্লাব দে ফুতবল কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯০২ সালের ৬ই মার্চে", "start_byte": 0, "limit_byte": 54}]} {"id": "-8808406948073702391-4", "language": "bengali", "document_title": "আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "আর্সেনালের প্রতিষ্ঠা ১৮৮৬ সালে রয়েল আর্সেনালে কর্মরত কিছু শ্রমিকের মাধ্যমে। শুরুতে ক্লাবটির নাম ছিল ডায়াল স্কয়ার। কিছুদিন পরে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় রয়েল আর্সেনাল। ১৮৯১ সালে পেশাদার দল হিসাবে আত্মপ্রকাশ করার পর এর নাম রাখা হয় ওউলিচ আর্সেনাল। ১৮৮৩ সালে প্রথমবারের মত ফুটবল লীগে যোগ দেয় এবং প্রায় ২১ বছর পর ১৯০৪ সালে প্রথম বিভাগ দলের মর্যাদা লাভ করে। ভৌগোলিক কারণে শুরু থেকেই তাদের দর্শক সংখ্যা ছিল অনেক কম। যার কারণে ১৯১০ সালের মধ্যেই তারা অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু হয়ে পড়ে।[1] ১৯১৩ সালে রেলিগেশনের কারণে আর্সেনাল দ্বিতীয় বিভাগে নেমে যায় এবং ঠিক এই সময়ে তারা হাইবারিতে আর্সেনাল স্টেডিয়াম প্রতিষ্ঠা করে সেখানে চলে আসে।[2] একই বছরে দলটি তাদের নাম থেকে রয়েল শব্দটি বাদ দিয়ে দেয়। ১৯১৯ সালে পঞ্চম স্থানে থেকে বছর শেষ করার পর তারা টটেনহ্যাম হটস্পারের পরিবর্তে প্রথম বিভাগে ফিরে আসে।\n", "question_text": "আর্সেনাল প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কবে তৈরি হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৮৬ সালে", "start_byte": 59, "limit_byte": 84}]} {"id": "4968178147939785709-2", "language": "bengali", "document_title": "জে কে রাউলিং", "passage_text": "১৯৬৫ সালের ৩১ জুলাই ইংল্যান্ডের গ্লুসেস্টারশায়ারের ইয়েটে শহরে জন্মগ্রহণ করেন জে.কে. রাউলিং। তার বাবার নাম পিটার এবং মায়ের নাম অ্যানি। তার বাবা ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার এবং মা ছিলেন গবেষণাগারের টেকনিশিয়ান। রাউলিং এর পুরো নাম জোয়ান ক্যাথলিন রাউলিং। রাউলিং এর ছোট আরও এক বোন রয়েছে। ছোটবেলাটা কাটে গ্রাম্য পরিবেশে।", "question_text": "ব্রিটিশ লেখিকা জে কে রাউলিং কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "ইংল্যান্ডের গ্লুসেস্টারশায়ারের ইয়েটে", "start_byte": 52, "limit_byte": 162}]} {"id": "-7825994373549625891-1", "language": "bengali", "document_title": "তাল (সঙ্গীত)", "passage_text": "সঙ্গীতের গতিকে লয় বলে। গতির তারতম্যের জন্য লয়কে তিন ভাগে ভাগ করা যায় - ১) ধীরগতির সঙ্গীতের জন্য বিলম্বিত লয়, ২) দ্রুতগতির সঙ্গীতের জন্য দ্রুত লয় এবং ৩) মধ্যগতির সঙ্গীতের জন্য মধ্য লয়। মধ্য লয় বিলম্বিত লয়ের দ্বিগুণ ও দ্রুত লয়ের অর্ধেক গতির হয়ে থাকে। মাত্রা সঙ্গীতের লয় বা গতির দুরত্ব মাপার জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রত্যেকটি মাত্রার মধ্যবর্তী ব্যবধান সমান হয়। কয়েকটি ছন্দোবদ্ধ মাত্রার সমষ্টি দিয়ে তৈরী হয় একটি তাল।[1]", "question_text": "সঙ্গীতের গতিকে কি বলা হয় ?", "answers": [{"text": "লয়", "start_byte": 41, "limit_byte": 50}]} {"id": "-1988046816914835622-0", "language": "bengali", "document_title": "১৯৭১ বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড", "passage_text": "বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড বলতে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টুকুতেই পাকিস্তানী হানাদারবাহিনী কর্তৃক পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশের জ্ঞানী-গুণী ও মুক্তবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষদের হত্যা করাকে বুঝায়। ১৯৭১ এর ডিসেম্বর মাসে স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে এসে পাকিস্তান বাহিনী যখন বুঝতে শুরু করে যে তাদের পক্ষে যুদ্ধে জেতা সম্ভব না, তখন তারা নবগঠিত দেশকে সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও শিক্ষাগত দিক থেকে দূর্বল এবং পঙ্গু করে দেয়ার জন্য পরিকল্পনা করতে থাকে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৪ ডিসেম্বর রাতে পাকিস্তানী বাহিনী তাদের দেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর ও আল শামস বাহিনীর সহায়তায় দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের নিজ নিজ গৃহ হতে তুলে এনে নির্মম নির্যাতনের পর হত্যা করে। এই পরিকল্পিত গণহত্যাটি বাংলাদেশের ইতিহাসে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নামে পরিচিত। বন্দী অবস্থায় বুদ্ধিজীবীদের বিভিন্ন বধ্যভূমিতে হত্যা করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাঁদের ক্ষত-বিক্ষত ও বিকৃত লাশ রায়েরবাজার এবং মিরপুর বধ্যভূমিতে পাওয়া যায়। অনেকের লাশ শনাক্তও করা যায়নি, পাওয়াও যায়নি বহু লাশ। ১৯৭১ এর ১৪ ডিসেম্বরের নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা স্মরণ করে প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে পালিত হয় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। বুদ্ধিজীবী হত্যার স্মরণে বাংলাদেশের ঢাকায় বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ ডাকবিভাগ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে একটি স্মারক ডাকটিকিটের সিরিজ বের করেছে।", "question_text": "১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কারা গণহত্যা করেছিল ?", "answers": [{"text": "পাকিস্তানী বাহিনী তাদের দেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর ও আল শামস", "start_byte": 1323, "limit_byte": 1483}]} {"id": "-9108658465407648127-1", "language": "bengali", "document_title": "ক্রোমোজোম", "passage_text": "বিজ্ঞানী Strasburger (১৮৭৫) সর্বপ্রথম ক্রোমোজোম আবিষ্কার করেন। ১৮৮৮ সালে বিজ্ঞানী ওয়ালডেয়ার (Waldeyer) কোষ বিভাজনের প্রোফেজ দশায় প্রাপ্ত দণ্ডাকার গঠনের ক্রোমাটিনের নাম দেন ক্রোমোজোম। ১৯৩৩ সালে বিজ্ঞানী বোভেরি (Bovery) প্রমাণ করেন যে ক্রোমোজোমই বংশগতির ধারক ও বাহক। ১৯৩৫ সালে বিজ্ঞানী হেইজ (Heitz) সর্বপ্রথম ক্রোমোজোমের গঠনের বিস্তারিত বর্ণনা দেন। ১৯৬৬ সালে বিজ্ঞানী ডুপ্রো (Dupraw) ক্রোমোজোমের সূক্ষ্ম গঠন বর্ণনা করেন।", "question_text": "ক্রোমোজোম সর্বপ্রথম কোন বিজ্ঞানী আবিষ্কার করে ?", "answers": [{"text": "Strasburger", "start_byte": 25, "limit_byte": 36}]} {"id": "172271715886664293-16", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "রামপাল ছিলেন পাল রাজবংশের সর্বশেষ শক্তিশালী শাসক। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র কুমারপালের রাজত্বকালে অসমে একটি বিদ্রোহ মাথাচাড়া দেয়। বৈদ্যদেব এই বিদ্রোহ দমন করেন। কিন্তু কুমারপালের মৃত্যুর পর বৈদ্যদেব কার্যত একটি পৃথক রাজ্য স্থাপন করেন।[6] রামচরিতম্‌ অনুসারে, কুমারপালের পুত্র তৃতীয় গোপালকে তাঁর কাকা মদনপাল খুন করেন। মদনপালের শাসনকালে পূর্ব বাংলার বর্মণরা স্বাধীনতা ঘোষণা করে এবং ওড়িশায় পূর্ব গঙ্গদের সঙ্গে সংঘাত পুনরায় ঘনীভূত হয়। মন্দপাল গহদবলদের কাথ থেকে মুঙ্গের অধিকার করেছিলেন। কিন্তু বিজয়সেন তাঁকে পরাজিত করে দক্ষিণ ও পূর্ব বাংলা নিজের নিয়ন্ত্রণে আনেন। ১১৬২ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ গোবিন্দপাল নামে এক রাজা অধুনা গয়া জেলার ভূখণ্ডে রাজত্ব করতেন। কিন্তু পাল সম্রাটদের সনেগ তাঁর কোনও সম্পর্ক ছিল বলে সুদৃঢ় প্রমাণ পাওয়া যায় না। পাল সাম্রাজ্যের পতনের পর সেন রাজবংশ বাংলা শাসন করতে শুরু করে।[7]", "question_text": "সেন রাজবংশের প্রথম রাজা কে ?", "answers": [{"text": "বিজয়সেন", "start_byte": 1335, "limit_byte": 1359}]} {"id": "-3988211701879471930-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "\n\n\nমুহাম্মাদ[1] (২৯ আগস্ট ৫৭০[2] - ৮ জুন ৬৩২;[3] আরবি উচ্চারণ শুনতে ক্লিক করুন মোহাম্মদ এবং মুহম্মদ নামেও পরিচিত; তুর্কি: মুহাম্মেদ), পূর্ণ নাম: আবু আল-কাশিম মুহাম্মাদ ইবনে ʿআবদুল্লাহ ইবনে ʿআবদুল মুত্তালিব ইবনে হাশিম (ابو القاسم محمد ابن عبد الله ابن عبد المطلب ابن هاشم) হলেন ইসলামের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব এবং ইসলামী বিশ্বাস মতে আল্লাহ বা ঈশ্বর কর্তৃক প্রেরিত সর্বশেষ নবী,[4][n 1][n 2] (Arabic: النبي আন-নাবিয়্যু‎), তথা \"বার্তাবাহক\" (আরবি: الرسول আর-রাসুল), যার উপর ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ আল-কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। অমুসলিমদের মতে তিনি ইসলামী জীবন ব্যবস্থার প্রবর্তক।[5] অধিকাংশ ইতিহাসবেত্তা ও বিশেষজ্ঞদের মতে,[6][7] মুহাম্মাদ ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় নেতা।[8][9][10][11][12] তাঁর এই বিশেষত্বের অন্যতম কারণ হচ্ছে আধ্যাত্মিক ও জাগতিক উভয় জগতেই চূড়ান্ত সফলতা অর্জন। তিনি ধর্মীয় জীবনে যেমন সফল তেমনই রাজনৈতিক জীবনেও। সমগ্র আরব বিশ্বের জাগরণের পথিকৃৎ হিসেবে তিনি অগ্রগণ্য;[13] বিবাদমান আরব জনতাকে একীভূতকরণ তাঁর জীবনের অন্যতম সফলতা।[14][15]", "question_text": "হযরত মুহাম্মদের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "২৯ আগস্ট ৫৭০", "start_byte": 35, "limit_byte": 67}]} {"id": "-8823757410952405857-29", "language": "bengali", "document_title": "এশিয়া", "passage_text": "এশিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ। এটা পৃথিবীর মোট ভূপৃষ্ঠের ৮.৮% ভাগ (বা ৩০% ভাগ স্থল), এবং বৃহত্তম তটরেখা । এশিয়া সাধারণত ইউরেশিয়ার পাঁচ ভাগের চার ভাগ নিয়ে পূর্ব দিকে অবস্থিত। এটা সুয়েজ খাল ও ইউরাল পর্বতমালার পূর্বে, ককেশাস পর্বতমালা, কাস্পিয়ান সাগর ও কৃষ্ণ সাগরের দক্ষিণে অবস্থিত।[5][29] এটা পূর্ব দিকে প্রশান্ত মহাসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর দ্বারা বেষ্টিত, এবং উত্তরে উত্তর মহাসাগর দ্বারা বেষ্টিত। এশিয়া মহাদেশে ৪৮টি দেশ আছে, তাদের দুটি (রাশিয়া ও তুরস্ক) দেশের ইউরোপে অংশ আছে।", "question_text": "এশিয়া মহাদেশে মোট কতগুলো দেশ রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৪৮টি", "start_byte": 1094, "limit_byte": 1106}]} {"id": "-8444955735245169123-0", "language": "bengali", "document_title": "ম্যায় হুঁ না", "passage_text": "\nম্যায় হুঁ না (Hindi: मैं हूँ ना, lit.'আমি আছি না') এটি ২০০৪ সালের একটি বলিউড চলচ্চিত্র. ছবিটির কাহিনীকার ও পরিচালক ফারাহ খান. এবং এটি খানের নিজ চলচ্চিত্র নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান রেড চিলিস এন্টারটেনমেন্ট ব্যানারে নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র. ছবিটি মুক্তি পায় ৩০ এপ্রিল, ২০০৪-এ এবং বানিজ্যিক ভাবে সাফল্য লাভ করে. ছবিতে অভনয় করেছেন শাহরুখ খান, জায়েদ খান, সুনীল শেঠি, অমৃতা রাও ও সুস্মিতা সেন.", "question_text": "রেড চিলিস এন্টারটেনমেন্টের মালিক কে ?", "answers": [{"text": "খানের", "start_byte": 324, "limit_byte": 339}]} {"id": "-83345754372270551-0", "language": "bengali", "document_title": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস", "passage_text": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস ঠিক কবে থেকে শুরু তা সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায়নি। ১৮৯৫ সালের ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে প্যারিস শহরে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয় তাদের তৈরী দশটি ছোট ছোট চলচ্চিত্র প্রথমবারের জন্য বাণিজ্যিকভাবে প্রদর্শন করেন। চলমান ছবিকে প্রজেকশন বা অভিক্ষেপনের মাধ্যমে প্রথম সফলভাবে প্রদর্শনের নিদর্শন হিসাবে এই তারিখটিকেই গণ্য করা হয়। চলমান ছবিকে ক্যামেরার সাহায্যে গ্রহণ এবং প্রদর্শনের পূর্ববর্তী কিছু নজির থাকলেও হয় তার গুণমান ছিল নিম্ন নয়ত সেগুলোর কোনোটাই ‘লুমিয়ের সিনেমাটোগ্রাফ’-এর মত বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। এই ঘটনার পরে পরেই সারা বিশ্ব জুড়ে প্রচুর ফিল্ম প্রোডাকশন কোম্পানি তৈরী হয়ে যায় আর মাত্র এক দশকের মধ্যেই চলচ্চিত্র তার অভিনবত্ত্ব কাটিয়ে উঠে এক বিশাল সর্বজনীন বিনোদনশিল্পে পরিণত হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয়", "start_byte": 306, "limit_byte": 364}]} {"id": "-1949765337867280408-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা বুলবুল", "passage_text": "বাংলা বুলবুল (বৈজ্ঞানিক নাম: Pycnonotus cafer) লালপুচ্ছ বুলবুলি বা কালচে বুলবুলি Pycnonotidae (পাইকনোনোটিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Pycnonotus (পাইকনোনোটাস) গণের এক প্রজাতির অতি পরিচিত দুঃসাহসী এক পাখি।[1][2] বুলবুলি হিসেবে এরা সুপরিচিত। পাখিটি পূর্ব, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার স্থানীয়। এছাড়া বহু দেশে পাখিটি অবমুক্ত করা হয়েছে। বাংলা বুলবুলের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ দক্ষিণ আফ্রিকার নিবিড়পিঠ পাখি (গ্রিক puknos = নিবিড়, noton = পিঠ; ল্যাটিন cafer = দক্ষিণ আফ্রিকার)।[2] সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস, প্রায় ৪১ লাখ ৯০ হাজার বর্গ কিলোমিটার।[3] পৃথিবীতে এদের মোট সংখ্যা কত তা এখনও অজানা। বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে Least Concern বা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[4] বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[2] লড়াকু পাখি হিসেবে দুনিয়াজোড়া খ্যাতি রয়েছে পাখিটির।[5] বাংলার শহর-নগর-গ্রামে-গঞ্জে প্রচুর পরিমানে বাংলা বুলবুল দেখা যায়। বাংলা সাহিত্যের গল্প, কবিতা, উপন্যাস ও লোকগাঁথায় বার বার এসেছে এ পাখিটির নাম।", "question_text": "বাংলা বুলবুল লালপুচ্ছ বুলবুলির বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Pycnonotus cafer", "start_byte": 75, "limit_byte": 91}]} {"id": "7590229588804736335-22", "language": "bengali", "document_title": "সুন্দরবন", "passage_text": "২০০৪ সালের হিসেব মতে, সুন্দরবন প্রায় ৫০০ রয়েল বেঙ্গল টাইগার বাঘের আবাসস্থল যা বাঘের একক বৃহত্তম অংশ[15]। এসব বাঘ উল্ল্যেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ, গড়ে প্রতি বছরে প্রায় ১০০ থেকে ২৫০ জন, মেরে ফেলার কারণে ব্যপকভাবে পরিচিত। মানুষের বাসস্থানের সীমানার কাছাকাছি থাকা একমাত্র বাঘ নয় এরা। বাঘের অভায়ারণ্যে চারপাশ ঘেরা বান্ধবগড়ে, মানুষের উপর এমন আক্রমণ বিরল। নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নেয়ায় ভারতীয় অংশের সুন্দরবনে বাঘের আক্রমণে একটিও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে বাংলাদেশের সুন্দরবনে ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত কালপরিধিতে অর্ধাশতাধিকের বেশি বাঘ মানুষের হাতে মারা গেছে।[19]", "question_text": "সুন্দরবন জাতীয় উদ্যানে কি কোন প্রজাতির বাঘ বেশি দেখা যায় ?", "answers": [{"text": "রয়েল বেঙ্গল টাইগার", "start_byte": 110, "limit_byte": 163}]} {"id": "2806599166418243496-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল ১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের সশস্ত্র সংগ্রাম, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি নিধনে ঝাঁপিয়ে পড়লে একটি জনযুদ্ধের আদলে গেৱিলাযুদ্ধ তথা স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে।[21] ২৫ মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ঢাকায় অজস্র সাধারণ নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পুলিশ ও ই.পি.আর.-কে হত্যা করে এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল আওয়ামী লীগ প্রধান বাঙালিদের তৎকালীন জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে। পার্বত্য চট্টগ্ৰামেৱ কালুৱঘাট বেতাৱ কেন্দ্ৰো থেকে ৮ম পূৰ্ব বেঙ্গল ৱেজিমেন্টেৱ উপ প্ৰধান মেজৱ জিয়াউর ৱহমান ও চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতা এম. এ. হান্নান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালি জাতির স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ\n[22][23][24]", "question_text": "বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কবে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭১ সালে", "start_byte": 85, "limit_byte": 110}]} {"id": "4776070291699713441-5", "language": "bengali", "document_title": "শুঙ্গ সাম্রাজ্য", "passage_text": "\n\nশুঙ্গ সাম্রাজ্য ছিল একটি ব্রাহ্মণ্য সাম্রাজ্য,[4] এটি ১৮৫ খ্রীঃপূঃ অশোকের মৃত্যুর প্রায় ৫০ বছর পরে প্রতিষ্ঠিত হয়; মৌর্য সাম্রাজ্যের শেষ রাজা বৃহদ্রথ মৌর্যকে তাঁর সেনানী অথবা সেনাধ্যক্ষ পুষ্যমিত্র শুঙ্গ তাঁর সেনাবাহিনীর গার্ড অফ অনার পর্যালোচনা করবার সময়ে হত্যা করেন।[5] তারপর পুষ্যমিত্র শুঙ্গ সিংহাসনে আরোহণ করেন। ", "question_text": "শুঙ্গ সাম্রাজ্য কে প্রতিষ্ঠা করেন ?", "answers": [{"text": "পুষ্যমিত্র শুঙ্গ", "start_byte": 743, "limit_byte": 789}]} {"id": "-2247473860351810331-8", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "\n \nকুরআনে বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের মোট ১১৪টি সূরা রয়েছে। সকল সূরা মিলিয়ে মোট আয়াতের (আয়াত আরবি শব্দ, এর সাহিত্যিক অর্থ নিদর্শন) সংখ্যা প্রায় ৬,২৩৬ (মতান্তরে ৬৩৪৮টি অথবা ৬৬৬৬টি)।[22] প্রত্যেকটি সূরার একটি নাম রয়েছে। নামকরণ বিভিন্ন উপায়ে করা হয়েছে; তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সূরার অভ্যন্তরে ব্যবহৃত কোনো শব্দকেই নাম হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া এমন নামও পাওয়া যায় যা সূরার অভ্যন্তরে ব্যবহৃত হয় নি যেমন সূরা ফাতিহা। ফাতিহা শব্দটি এ সূরার কোথাও নেই। সূরাগুলোর একটি সুনির্দিষ্ট সজ্জা রয়েছে। সজ্জাকরণ তাদের অবতরণের ধারাবাহিকতা অনুসারে করা হয় নি। বরং দেখা যায় অনেকটা বড় থেকে ছোট সূরা অনুযায়ী সাজানো। অবশ্য একথাও পুরোপুরি সঠিক নয়। সজ্জার প্রকৃত কারণ কারও জানা নেই। অনেক ক্ষেত্রে বড় সূরাও ছোট সূরার পরে এসেছে। তবে একটি সূরা বা তার বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে ধারাবাহিকতার সাথেই অবতীর্ণ হয়েছিল বলে মুসলমানদের ধারণা। কুর’আনের সজ্জাটি মানুষের মুখস্থকরণের সুবিধার সৃষ্টি করেছে।", "question_text": "কুরআনে সর্বমোট আয়াতের সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৬,২৩৬", "start_byte": 344, "limit_byte": 376}]} {"id": "3835788684367493599-2", "language": "bengali", "document_title": "হাদিস", "passage_text": "সাহাবীগণ ইসলামের সর্বশেষ নবীর কথা ও কাজের বিবরণ অত্যন্ত আগ্রহ সহকারে স্মরণ রাখতেন। আবার কেউ কেউ তার অনুমতি সাপেক্ষে কিছু কিছু হাদীস লিখে রাখতেন। এভাবে তার জীবদ্দশায় স্মৃতিপটে মুখস্ত করে রাখার সাথে সাথে কিছু হাদীস লিখিত আকারে লিপিবদ্ধ ছিল। হযরত আলী, হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর, হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস, হযরত আনাস ইবনে মালিক প্রমুখ সাহাবীগণ কিছু কিছু হাদীস লিপিবদ্ধ করে রাখতেন। হযরত আবূ হুরায়রা বলেন “আবদুল্লাহ ইবনে আমর ব্যতীত আর কোন সাহাবী আমার অপেক্ষা অধিক হাদীস জানতেননা। কারণ, তিনি হাদীস লিখে রাখতেন আর আমি লিখতাম না।”\nনবীর জীবদ্দশায় ইসলামী রাষ্ট্রের প্রশাসনিক বহু কাজকর্ম লিখিতভাবে সম্পাদনা করা হতো। বিভিন্ন এলাকার শাসনকর্তা, সরকারী কর্মচারী এবং জনসাধারনের জন্য বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে লিখিত নির্দেশ প্রদান করা হতো। তাছাড়া রোম, পারস্য প্রভৃতি প্রতিবেশী দেশসমূহের সম্রাটদের সাথে পত্র বিনিময়, ইসলামের দাওয়াত এবং বিভিন্ন গোত্র ও সম্প্রদায়ের সাথে চুক্তি ও সন্ধি লিখিতভাবে সম্পাদন করা হতো। আর ইসলামের নবীর আদেশক্রমে যা লেখা হতো তাও হাদীসের অন্তর্ভুক্ত।\nইসলামের নবীর মৃত্যুর পর বিভিন্ন কারণে হাদীস সংকলনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। কুরআন মাজীদের সাথে হাদীস সংমিশ্রণ হওয়ার আশংকায় কুরআন পুর্ণ গ্রন্থাকারে লিপিবদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত হাদীস লিপিবদ্ধ করতে কেউ সাহস পায়নি। আবূ বকরের আমলে কুরআন মজীদ গ্রন্থাকারে লিপিবদ্ধ হলে সাহাবীগণ হাদীস লিপিবদ্ধ করার ব্যাপারে আর কোন বাধা আছে বলে অনুভব করেননি।\nহিজরী প্রথম শতাব্দীর শেষভাগে সাহাবি ও তাবেয়ীগণ প্রয়োজন অনুসারে কিছু হাদীস লিপিবদ্ধ করেন।\nঅতঃপর উমাইয়া খলিফা উমর ইবনে আব্দুল আযীয হাদীস সংগ্রহের জন্য মদীনার শাসনকর্তা আবু বকর বিন হাজম সহ মুসলিমবিশ্বের বিভিন্ন এলাকার শাসনকর্তা ও আলিমগণের কাছে একটি ফরমান জারী করেন যে, আপনারা মহানবী (সাঃ) হাদীসসমূহ সংগ্রহ করুন। কিন্তু সাবধান! মহানবী (সাঃ) এর হাদীস ব্যতীত অন্য কিছু গ্রহন করবেননা। আর আপনার নিজ নিজ এলাকায় মজলিস প্রতিষ্ঠা করে আনুষ্ঠানিকভাবে হাদীস শিক্ষা দিতে থাকুন। কেননা, জ্ঞান গোপন থাকলে তা একদিন বিলুপ্ত হয়ে যায়।\nএই আদেশ জারীর পর মক্কা, মদীনা, সিরিয়া, ইরাক এবং অন্যান্য অঞ্চলে হাদীস সংকলনের কাজ শুরু হয়। কথিত আছে যে, প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ইমাম ইবনে শিহাব যুহরী সর্বপ্রথম হাদীস সংগ্রহ এবং সংকলনে হাত দেন। কিন্তু তাঁর সংকলিত হাদীসগ্রন্থের সন্ধান পাওয়া যায়নি। এরপর ইমাম ইবনে জুরাইজ মক্কায়, ইমাম মালিক মদীনায়, আবদুল্লাহ ইবনে আব্দুল ওয়াহহাব মিসরে, আব্দুর রাজ্জাক ইয়েমেনে, আবদুল্লাহ ইবনে মুবারক খুরাসানে, এবং সূফিয়ান সাওরী ও হাম্মাদ ইবনে সালমা বসরায় হাদীস সংকলনে আত্ননিয়োগ করেন। এ যুগের ইমামগণ কেবল দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় হাদীসগুলো ও স্থানীয় হাদীস শিক্ষাকেন্দ্রে প্রাপ্ত হাদীসসমূহ লিপিবদ্ধ করেছিলেন। তাঁদের কেউই বিষয়বস্তু হিসেবে বিন্যাস করে হাদীসসমূহ লিপিবদ্ধ করেননি।\nএ যুগে লিখিত হাদীস গ্রন্থসমূহের মধ্যে ইমাম মালিকের “মুয়াত্তা” সর্বপ্রথম ও সর্বপ্রধান প্রামান্য হাদীসগ্রন্থ। ইমাম মালিকের “মুয়াত্তা” গ্রন্থটি হাদীস সংকলনের ব্যাপারে বিপুল-উৎসাহ উদ্দিপনার সৃষ্টি করেছিল। এটি হাদীসশাস্ত্র অধ্যায়নে মুসলিম মণিষীদের প্রধান আর্কষণে পরিণত হয়েছিল। এরই ফলশ্রূতিতে তৎকালীন মুসলিম বিশ্বে সর্বত্র হাদীসচর্চার কেন্দ্র স্হাপিত হতে থাকে। ইমাম শাফঈ এর কিতাবুল “উম্ম” এবং ইমাম আহমাদ বিন হাম্বলের “মাসনাদ” গ্রন্থদ্বয় হাদীসের উপর গুরুত্বপুর্ণ গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত।\nঅতঃপর হিজরী তৃতীয় শতাব্দীতে অনেক মুসলিম মণিষী বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রচুর হাদীস সংগ্রহ করেন। তন্মধ্যে বিখ্যাত হলেন ইমাম বুখারী, ইমাম মুসলিম, ইমাম আবূ দাউদ, ইমাম তিরমিজী, ইমাম নাসাঈ, এবং ইমাম ইবনে মাজাহ। এদের সংকলিত হাদীস গ্রন্থগুলো হলো সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম, সুনানে আবূ দাউদ, জামি’ আত-তিরমিযী, সূনানে নাসাঈ এবং সূনানে ইবনে মাজাহ্। এই ছয়খানা হাদীসগ্রন্থকে সন্মিলিতভাবে সিহাহ সিত্তাহ বা ছয়টি বিশুদ্ধ হাদীসগ্রন্থ বলা হয়। আব্বাসিয় যুগে হাদীস লিপিবদ্ধের কাজ পরিসমাপ্ত হয়।[1]", "question_text": "হাদীস কে বা কারা রচনা করেন ?", "answers": [{"text": "হযরত আলী, হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর, হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস, হযরত আনাস ইবনে মালিক প্রমুখ সাহাবীগণ", "start_byte": 642, "limit_byte": 903}]} {"id": "5320276711337387596-3", "language": "bengali", "document_title": "বিবর্তন", "passage_text": "বিবর্তনবাদী জীববিজ্ঞানীরা বিভিন্ন সময় প্রমাণ করে দেখিয়েছেন যে বিবর্তন সংঘটিত হয়। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে বিবর্তনকে ব্যাখ্যাকারী তত্ত্বগুলোকে তাঁরা যাচাই করে দেখেছেন, এগুলোর উন্নয়ন সাধন করেছেন এবং এখনও করে যাচ্ছেন। ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞানের গবেষণা শুরু হয়েছিল যখন ফসিল রেকর্ড আর প্রাণীবৈচিত্র্যের ভিত্তিতে অধিকাংশ বিজ্ঞানীই এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিলেন যে, সময়ের সাথে সাথে জীব প্রজাতি ক্রমশ পরিবর্তিত হয়েছে।[5][6] তবে বিবর্তন সংঘটিত হওয়ার প্রক্রিয়াটি অস্পষ্ট বা বলতে গেলে অজানাই রয়ে যায় যতদিন না চার্লস ডারউইন ও আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেস পৃথক পৃথকভাবে তাঁদের প্রাকৃতিক নির্বাচন তত্ত্ব উপস্থাপন করলেন। ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত আলোড়ন সৃষ্টিকারী বই অন দ্য অরিজিন অব স্পিসিস-এর মাধ্যমে ডারউইন যখন প্রাকৃতিক নির্বাচন তত্ত্ব প্রচার করলেন, তখনই তা বৈজ্ঞানিক মহলে ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্যতা পায় এবং সর্বসাধারণ কর্তৃক সমাদৃত হয়।[7][8][9][10][11] তারও অনেক পরে, ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের দিকে ডারউইনীয় প্রাকৃতিক নির্বাচন তত্ত্বের সাথে মেন্ডেলীয় বংশগতিবিদ্যার মেলবন্ধনে প্রতিষ্ঠিত হয় বিবর্তনের আধুনিক সংশ্লেষণী তত্ত্ব বা মডার্ন এভুলিউশনারি সিনথেসিস, যা প্রাকৃতিক নির্বাচন ও মেন্ডেলীয় জেনেটিক্সের সাহায্যে সমন্বিতভাবে বিবর্তনকে ব্যাখ্যা করে।[12] এই শক্তিশালী ও ভবিষ্যদ্বাণী করতে সক্ষম তত্ত্বটি বা প্রেডিক্টিভ থিওরি আজ আধুনিক জীববিজ্ঞানের কেন্দ্রীয় মূলতত্ত্বে পরিণত হয়েছে; প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই পৃথিবীতে প্রাণিবৈচিত্র্যের একমাত্র বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যারূপে।[9][10][11] সে জন্যই জীববিজ্ঞানী এবং বংশগতিবিদ, কলম্বিয়া এবং রকফেলার ইউনিভার্সিটি ও ক্যালিফোর্নিয়া ইন্সটিউট অব টেকনোলজির অধ্যাপক থিওডসিয়াস ডবঝানস্কি উল্লেখ করেছেন,[13] \"বিবর্তনের আলোকে না দেখলে জীববিজ্ঞানের কোনো কিছুরই আর অর্থ থাকে না।\"", "question_text": "মানুষের উদ্ভবের ও বিকাশের বিবর্তন তত্ত্বটি কে প্রথম ব্যাখ্যা করেন ?", "answers": [{"text": "চার্লস ডারউইন", "start_byte": 1474, "limit_byte": 1511}]} {"id": "5099191054866316967-1", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংস গ্রামীণ পশ্চিমবঙ্গের এক দরিদ্র বৈষ্ণব ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িতে পৌরোহিত্য গ্রহণের পর বঙ্গীয় তথা ভারতীয় শক্তিবাদের প্রভাবে তিনি কালীর আরাধনা শুরু করেন।[2] তাঁর প্রথম গুরু তন্ত্র ও বৈষ্ণবীয় ভক্তিতত্ত্বজ্ঞা এক সাধিকা। পরবর্তীকালে অদ্বৈত বেদান্ত মতে সাধনা করে নির্বিকল্প সমাধি লাভ করেন রামকৃষ্ণ। অন্যান্য ধর্মীয় মতে, বিশেষত ইসলাম ও খ্রিস্টীয় মতে সাধনা তাঁকে “যত মত, তত পথ” উপলব্ধির জগতে উন্নীত করে।[2] পশ্চিমবঙ্গের আঞ্চলিক গ্রামীণ উপভাষায় ছোটো ছোটো গল্পের মাধ্যমে প্রদত্ত তাঁর ধর্মীয় শিক্ষা সাধারণ জনমানসে বিরাট প্রভাব বিস্তার করে। প্রথাগত দৃষ্টিভঙ্গিতে অশিক্ষিত হলেও রামকৃষ্ণ বাঙালি বিদ্বজ্জন সমাজ ও শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের সম্ভ্রম অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন। ১৮৭০-এর দশকের মধ্যভাগ থেকে পাশ্চাত্যশিক্ষায় শিক্ষিত বুদ্ধিজীবীদের নিকট তিনি হয়ে ওঠেন হিন্দু পুনর্জাগরণের কেন্দ্রীয় চরিত্র। তৎসঙ্গে সংগঠিত করেন একদল অনুগামী, যাঁরা ১৮৮৬ সালে রামকৃষ্ণের প্রয়াণের পর সন্ন্যাস গ্রহণ করে তাঁর কাজ চালিয়ে যান। এঁদেরই নেতা ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ।[11]", "question_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংস কোন দেবীর উপাসক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "কালী", "start_byte": 484, "limit_byte": 496}]} {"id": "6560277252785248931-4", "language": "bengali", "document_title": "দ্বারকানাথ ঠাকুর", "passage_text": "রবার্ট গুটলার ফারগুসন নামক একজন ব্রিটিশ আইনজীবীর অধীনে শিক্ষানবিশ হিসেবে দ্বারকানাথ চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত সম্পর্কিত আইন এবং কলকাতা সুপ্রিম কোর্ট, সদর ও জেলা আদালতের যাবতীয় আইন ও কার্যপ্রণালী বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ১৮১৫ সালে তিনি সফলভাবে আইন ব্যবসা শুরু করেন। অচিরেই তিনি পিতা রামলোচনের নিকট থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত জমিদারির সীমানা প্রসারে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। ১৮৩০ সালে দ্বারকানাথ রাজশাহী জেলার কালীগ্রামের জমিদারি এবং ১৮৩৪ সালে পাবনার শাহজাদপুরের জমিদারি নিলামে ক্রয় করেন। তাঁর জমিদারিতে বেশ কিছু অংশীদার ও সহ-অংশীদার ছিলেন। কিন্তু তিনি বহরমপুর, পাণ্ডুয়া, কালীগ্রাম ও শাহজাদপুরে চারটি বড় জমিদারির মালিক ছিলেন এবং এগুলিতে তাঁর কোন অংশীদার ছিল না। ১৮৪০ সালে সেগুলি তিনি তাঁর সন্তান ও তাঁদের উত্তরাধিকারীদের ট্রাস্ট করে দেন। দ্বারকানাথ ঠাকুরের জমিদারি পরিচালনার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য ছিল। তিনি এটিকে সামন্ততন্ত্রের দৃষ্টিকোণ থেকে না দেখে মূলধনের সৃষ্টিশীল প্রসার হিসেবে বিবেচনা করেন। এক্ষেত্রে তিনি সমকালীন জমিদারদের চেয়ে ব্যতিক্রম ছিলেন। জমিদারি পরিচালনার জন্য তিনি কয়েকজন ইউরোপীয় বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করেছিলেন।", "question_text": "প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুরের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "রামলোচনে", "start_byte": 738, "limit_byte": 762}]} {"id": "-4937094438826619179-0", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "passage_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৭ই মে, ১৮৬১ - ৭ই আগস্ট, ১৯৪১)[1] (২৫শে বৈশাখ, ১২৬৮ - ২২শে শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)[1] ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।[2] তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।[3] রবীন্দ্রনাথকে গুরুদেব, কবিগুরু ও বিশ্বকবি অভিধায় ভূষিত করা হয়।[4] রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ,[5] ৩৮টি নাটক,[6] ১৩টি উপন্যাস[7] ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন[8] তাঁর জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তাঁর সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প[9] ও ১৯১৫টি গান[10] যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে।[11] রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত।[12] এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন।[13] রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[14]", "question_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯১৩", "start_byte": 2391, "limit_byte": 2403}]} {"id": "-2164858144703038536-7", "language": "bengali", "document_title": "আরবি ভাষা", "passage_text": "আরবি লিপি ডান থেকে বাম দিকে লেখা হয়। ২৯টি বর্ণ বা হরফের এই লিপিতে কেবল ব্যঞ্জন ও দীর্ঘ স্বরধ্বনি নির্দেশ করা হয়। আরবিতে বড় হাতের ও ছোট হাতের অক্ষর বলে কিছু নেই। আরবি লিপি এক অক্ষরের সাথে আরেক অক্ষর পেঁচিয়ে লেখা হয়। প্রতিটি বর্ণের একাধিক রূপ আছে, যে রূপগুলি বর্ণটি শব্দের শুরুতে, মাঝে, শেষে নাকি আলাদাভাবে অবস্থিত, তার উপর নির্ভর করে। কতগুলি বর্ণ একই মূল রূপের উপর ভিত্তি করে লেখা হয় এবং বিন্দুর সংখ্যা দিয়ে একে অপরের থেকে পৃথক করা হয়।", "question_text": "আরবি লিপি কোন দিক থেকে কোন দিকে লেখা হয় ?", "answers": [{"text": "ডান থেকে বাম", "start_byte": 26, "limit_byte": 58}]} {"id": "-5991077659579722284-0", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতার মহানাগরিক", "passage_text": "\nমহানাগরিক হচ্ছেন কলকাতা পৌরসংস্থার মেয়র। মহানাগরিকের নির্দেশেই কলকাতার পৌর প্রশাসনের যাবতীয় কার্য সম্পাদন করা হয়ে থাকে। প্রত্যেক পৌরনির্বাচনের পর পৌরসংস্থার প্রথম অধিবেশনে নির্বাচিত সদস্যদের মধ্য থেকে একজন পাঁচ বছরের জন্য মহানাগরিক নির্বাচিত হন। ইনি মেয়র-পরিষদের সভায় পৌরহিত্য করেন এবং মুখ্য রাজনৈতিক পরিচালক হিসেবে মেয়র-পারিষদদের দফতর ও ক্ষমতা বণ্টন করে দেন। কলকাতার বর্তমান মহানাগরিক হলেন ফিরহাদ হাকিম।", "question_text": "বর্তমানে কলকাতার মহানাগরিক কে ?", "answers": [{"text": "ফিরহাদ হাকিম", "start_byte": 1080, "limit_byte": 1114}]} {"id": "-2509391063689101970-1", "language": "bengali", "document_title": "নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী", "passage_text": "নওয়াব ফয়জুন্নেসার জন্ম কুমিল্লা জেলার হোমনাবাদ পরগনার (বর্তমানে লাকসামের) অন্তর্গত পশ্চিমগাঁয়ে । তিনি ১৮৩৪ সালে জন্মগ্রহন করেন । তাঁর বাবার নাম আহমেদ আলী চৌধুরী , বাবা জমিদার আর মা-আরাফান্নেসা চৌধুরাণী ।", "question_text": "দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মহিলা নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৩৪ সালে", "start_byte": 285, "limit_byte": 310}]} {"id": "-3055263321438988109-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে ঢাবি) ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়;[1][2] যা বহু-অনুষদভিত্তিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত। ১৯২১ সালে তদানীন্তন ব্রিটিশ ভারতে অক্সব্রিজ শিক্ষা ব্যবস্থা অনুসরণে এটি স্থাপিত হয়। সূচনালগ্নে বিভিন্ন প্রথিতযশা বৃত্তিধারী ও বিজ্ঞানীদের দ্বারা কঠোরভাবে মান নিয়ন্ত্রিত হবার প্রেক্ষাপটে এটি প্রাচ্যের অক্সফোর্ড নামে স্বীকৃতি পায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিশেষত্ব হলো বাংলাদেশ স্বাধীন করতে এর বিশেষ অবদান ছিল। যেখানে দেশের সরকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে বিশেষ অবদান রেখেছিল। [3][4]", "question_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯২১", "start_byte": 450, "limit_byte": 462}]} {"id": "4089928612590291418-13", "language": "bengali", "document_title": "মাহাতো", "passage_text": "মাহাতোরা অর্থাৎ বেশির ভাগ মাহাতো যারা বাংলাদেশে আছে তারা কুর্মী গোত্রের । কুর্মী কিংবা এদের অন্যান্য গোত্র আছে কিন্তু এরা নামের শেষে মাহাতো কথাটি ব্যবহার করে বলে এরা মাহাতো নামে অধিক পরিচিত। আসলে এরা সবাই কর্মী গোত্রের অর্ন্তগত কারণ এদের ভাষা কুর্মালী যা ভারতের ঝাড়খন্ড, হাজারিবাগ ও কুচবিহার জেলায় এখনো প্রচলিত আছে এবং মাহাতোরা নিজেদের মধ্যে কুর্মালী ভাষায় কথা বলে। আর এদের পবিত্র গ্রন্থ “অ্যাইনাস”, মানুষ মারা গেলে তাঁর আত্মার মুক্তির জন্য পাঠ করা হয় এবং কোন কাজ শুরু করার আগে এই “অ্যাইনাস” গ্রন্থ পাঠ করা হয় যা দেব নাগরী কুর্মালী ভাষায় রচিত। কেউ কেউ ধারণা করেন কুর্মী মাহাতোদের কিছু অংশ প্রথমে ঢাকার কুর্মীটোলায় হয়তো বসবাস শুরু করেছিল তাই হয়তো স্থানীয় লোকজন এই জায়গার নাম দিয়েছেন কুর্মীদের নাম অনুসারে কুর্মীটোলা। তাছাড়া হিন্দুদের পবিত্র ও প্রাচীন ধর্মীয় গ্রন্থ বেদ এর একটি শাখা ঋকবেদে কুর্মী সম্পর্কে উল্লেখ আছে। মুলত গোত্রগত দিক থেকে এরা সবাই কুর্মী হলেও এদের স¤প্রদায়ের নাম মাহাতো। এরা সবাই এদের নামের শেষে মাহাতো কথাটি ব্যবহার করে। অনেকে মনে করেন মহৎ থেকে মাহাতো কথাটি এসেছে, এটি আসলে ঠিক নয়, তবে কেউ কেউ নিজের পরিচয় দিতে গিয়ে মাহাতো কথাটি মহৎ হতে এসেছে বলে বিশ্লেষন করেন কিন্তু এটি আসলে আদৌও যৌক্তিক নয় মাহাতো কথাটি পূর্ব থেকে আজো অবিকৃত অবস্থায় আছে।", "question_text": "মাহাতো প্রাচীন জাতিগোষ্ঠীর প্রধান ভাষা কি ছিল ?", "answers": [{"text": "কুর্মালী", "start_byte": 647, "limit_byte": 671}]} {"id": "964829277820176585-0", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন (German: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।[1]", "question_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন কোন সালে নোবেল পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯২১", "start_byte": 712, "limit_byte": 724}]} {"id": "179157917241775417-2", "language": "bengali", "document_title": "চর্যাপদ", "passage_text": "বাংলায় মুসলমান আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবার আগে ব্রাহ্মণ্য হিন্দুসমাজের পীড়নের আশঙ্কায় বাংলার বৌদ্ধগণ তাঁদের ধর্মীয় পুঁথিপত্র নিয়ে শিষ্যদেরকে সঙ্গী করে নেপাল, ভুটান ও তিব্বতে পলায়ন করেছিলেন– এই ধারণার বশবর্তী হয়ে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চারবার নেপাল পরিভ্রমণ করেন। ১৮৯৭ সালে বৌদ্ধ লোকাচার সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের জন্য তিনি প্রথমবার নেপাল ভ্রমণ করেন। ১৮৯৮ সালের তার দ্বিতীয়বার নেপাল ভ্রমণের সময় তিনি কিছু বৌদ্ধ ধর্মীয় পুঁথিপত্র সংগ্রহ করেন। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয়বার নেপাল ভ্রমণকালে চর্যাচর্যবিনিশ্চয় নামক একটি পুঁথি নেপাল রাজদরবারের অভিলিপিশালায় আবিষ্কার করেন। চর্যাচর্যবিনিশ্চয়, সরহপাদের দোহা এবং অদ্বয় বজ্রের সংস্কৃত সহজাম্নায় পঞ্জিকা, কৃষ্ণাচার্য বা কাহ্নপাদের দোহা, আচার্যপাদের সংস্কৃত মেখলা নামক টীকা ও আগেই আবিষ্কৃত ডাকার্ণব পুঁথি একত্রে ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে (শ্রাবণ, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা বৌদ্ধগান ও দোঁহা শিরোনামে সম্পাদকীয় ভূমিকাসহ প্রকাশ করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।[2] হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মোট ৪৬টি পূর্ণাঙ্গ ও একটি খণ্ডিত পদ পেয়েছিলেন। পুঁথিটির মধ্যে কয়েকটি পাতা ছেঁড়া ছিল। প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যার যে তিব্বতি অনুবাদ সংগ্রহ করেন তাতে আরও চারটি পদের অনুবাদসহ ওই খণ্ডপদটির অনুবাদও পাওয়া যায়। মূল পুঁথির পদের সংখ্যা ছিল ৫১।[1] মূল তিব্বতি অনুবাদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, মূল পুঁথির নাম চর্যাগীতিকোষ এবং এতে ১০০টি পদ ছিল। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিটি চর্যাগীতিকোষ থেকে নির্বাচিত পুঁথিসমূহের সমূল টীকাভাষ্য।[3]", "question_text": "চর্যাপদের পুঁথিটি সর্বপ্রথম কোন প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ", "start_byte": 2152, "limit_byte": 2211}]} {"id": "-1831146392233811311-25", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় জনতা পার্টি", "passage_text": "১৯৮০ সালে ভারতীয় জনতা পার্টি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৪ সালের সাধারণ নির্বাচনটি ছিল প্রথম নির্বাচন যাতে বিজেপি অংশ নেয়। এই নির্বাচনে বিজেপি লোকসভায় মাত্র দুটি আসনে জয়লাভ করেছিল। ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপি প্রথম লোকসভায় বৃহত্তম দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। কিন্তু এই নির্বাচনের পর বিজেপি যে সরকার গঠন করেছিল, তা ছিল স্বল্প মেয়াদের সরকার।[33] ১৯৯৮ ও ১৯৯৯ সালের সাধারণ নির্বাচনেও বিজেপি লোকসভায় বৃহত্তম দল হিসেবে জয় লাভ করেছিল এবং দুই নির্বাচনের পরই বিজেপি-নেতৃত্বাধীন জোট ভারতে সরকার গঠন করেছিল।[39] ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপি একক দল হিসেবে লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। ১৯৯১ সালের পর থেকে বিজেপি ক্ষমতায় না থাকলে একজন বিজেপি নেতা সর্বদায় বিরোধী দলনেতার পদে আসীন ছিলেন।[63]", "question_text": "ভারতীয় জনতা পার্টি বা বিজেপি কবে গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৮০ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 25}]} {"id": "-662161282079728201-5", "language": "bengali", "document_title": "খালেদা জিয়া", "passage_text": "১৯৬০ সালের আগস্ট মাসে জিয়াউর রহমানের সাথে তার বিয়ে হয়। জিয়াউর রহমানের ডাক নাম কমল। জিয়া তখন ছিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন ক্যাপ্টেন। ডি এফ আই এর অফিসার হিসাবে তখন দিনাজপুরে কর্মরত ছিলেন।", "question_text": "বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার স্বামীর নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "জিয়াউর রহমানের", "start_byte": 58, "limit_byte": 101}]} {"id": "-4640278666125287226-5", "language": "bengali", "document_title": "স্বাধীনতা দিবস (ভারত)", "passage_text": "১৯৩০ থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত ২৬ জানুয়ারি তারিখটি কংগ্রেস স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করেছিল।[9][10] সেই সময় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সভার আয়োজন করা হত এবং সেই সব সভায় আগত ব্যক্তিবর্গ \"স্বাধীনতার শপথ\" গ্রহণ করতেন।[8]:১৯-২০ জওহরলাল নেহেরু তাঁর আত্মজীবনীতে এই সভাগুলিকে শান্তিপূর্ণ, ভাবগম্ভীর এবং \"কোনওরকম ভাষণ বা উপদেশ বিবর্জিত\" বলে বর্ণনা করেছেন।[11] মহাত্মা গান্ধী সভার পাশাপাশি এই দিনটিতে আরও কিছু করার পরিকল্পনা করেন। তিনি মনে করেন, এই দিনটি পালন করা উচিত \"...কিছু সৃজনশীল কাজ করে। চরকা কেটে, বা ‘অস্পৃশ্য’দের সেবা করে, বা হিন্দু মুসলমান সম্প্রীতির আয়োজন করে, বা আইন অমান্য করে, অথবা এই সবগুলি একসঙ্গে করে\"।[12] ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ভারতের সংবিধান বিধিবদ্ধ হয় ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি। তদবধি ২৬ জানুয়ারি তারিখটি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।", "question_text": "কত সালে ভারতে প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করা হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি", "start_byte": 1747, "limit_byte": 1810}]} {"id": "-1001195443878633516-1", "language": "bengali", "document_title": "সমকামিতা", "passage_text": "সমকামিতা (ইংরেজি: Homosexuality, হোমোসেক্সুয়ালিটি) বা সমপ্রেম[1] বলতে সমলিঙ্গের ব্যক্তির প্রতি \"রোমান্টিক আকর্ষণ, যৌন আকর্ষণ অথবা যৌন আচরণ\"কে বোঝায়। যৌন অভিমুখীতা হিসেবে সমকামিতা বলতে বোঝায় মূলত সমলিঙ্গের ব্যক্তির প্রতি \"আবেগীয়, রোমান্টিক ও/বা যৌন আকর্ষণের একটি স্থায়ী কাঠামোবিন্যাস\"। এই ধরনের সম্পর্কের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা ব্যক্তিগত বা সামাজিক পরিচিতি, এই ধরনের আচরণ এবং সমজাতীয় ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত কোনো সম্প্রদায়কেও এই শব্দটি দ্বারা নির্দেশ করা হয়।\"[2][3]", "question_text": "সমকামিতার ইংরেজি প্রতিশব্দ কী ?", "answers": [{"text": "Homosexuality", "start_byte": 46, "limit_byte": 59}]} {"id": "6064488605441424557-1", "language": "bengali", "document_title": "ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম", "passage_text": "\nকম্পিউটার আবিষ্কার এবং এর ব্যবহারের শুরুর দিকেই তথ্য তৈরী, সংরক্ষণ এবং খোঁজার কাজটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিলো। সর্বপ্রথম ১৯৬০ সালে, বিখ্যাত কম্পিউটার বিজ্ঞানী চার্লস বাকম্যান ডিবিএমএস তৈরী করেন। তিনি তখন জেনারেল ইলেট্রিকে কর্মরত ছিলেন। সেই ডিবিএমএসটির নাম দেয়া হয়েছিলো, ইন্টিগ্রেটেড ডাটা স্টোর(আইডিএস) । ষাটের দশকের শেষের দিকে আইবিএম ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নামে একটি ডিবিএমএস তৈরী করে। এই সফটওয়্যারটিই, তথ্যকে শ্রেনীক্রম অনুসারে কিভাবে সাজানো যায় তার একটি ধারনা দিয়েছিলো, যা বর্তমানে হায়ারারকিকাল ডাটা মডেল নামে পরিচিত। ১৯৭০ সালে এটস্খার কড, তথ্যকে পরিবেশন করার নতুন একটা মডেলের প্রস্তাব দেন। তিনি তখন আইবিএম'র স্যান হোস গবেষণাগারে কর্মরত ছিলেন। এই ধারনাটিই রিলেশনাল ডাটা মডেল নামে পরিচিত। ডিবিএমসের ক্রমবিকাশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু হয়, ইন্টারনেটের আবিষ্কার এবং এর বহুল ব্যবহারের পর থেকে। এখন ওয়েবসাইট ভিত্তিক ডাটাবেজকে উন্নত করার জন্য নানা ধরনের গবেষণা চলছে। [1]", "question_text": "ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম কবে তৈরী হয় ?", "answers": [{"text": "ষাটের দশকের শেষের দিকে", "start_byte": 835, "limit_byte": 895}]} {"id": "4399251224271854956-12", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "২০০০ সালের মধ্যেই এই সিরিজটি আংশিকভাবে প্রকাশকদের ব্যবসার নীতির কারণে ও বহুলাংশে পাঠকদের বিশেষ করে তরুণ ছেলে পাঠকদের কারণে হাই-প্রোফাইল হিসেবে পরিগণিত হয়। ২০০০ সালের মধ্যে ভিডিও গেমস ও ইন্টারনেটের কারণে বইয়ের আকর্ষন অন্য দিকে চলে যায়। রাউলিং এর প্রকাশকগন দ্রুত এই সিরিজের তিনটি বই প্রকাশ করে পাঠদের মন জয় করেন এবং তাদের কে হ্যারি পটারের একান্ত ভক্ত করে তুলেন। ফলে সিরিজটির উত্তেজনা বিন্দুমাত্র না কমে ছড়িয়ে পড়ে।[15] মাতামাতির চরম মুহুর্তে বিপুল মিডিয়া কভারেজের মাধ্যমে ২০০০ সালে হ্যারি পটারের চতুর্থ বইহ্যারি পটার এন্ড দি গবলেট অফ ফায়ার প্রকাশিত হয়।", "question_text": "হ্যারি পটার উপন্যাসটির চতুর্থ সিরিজটি কত সালে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "২০০০ সালে", "start_byte": 1271, "limit_byte": 1296}]} {"id": "7044920795788516725-3", "language": "bengali", "document_title": "শি জিনপিং", "passage_text": "শি জিনপিং ১৫ জুন ১৯৫৩ তারিখে বেইজিংয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস হেনান প্রদেশের তেংচু জেলার শিয়িং শহরে।[3] তিনি উত্তর চীনের শানসি প্রদেশে কমিউনিস্ট গেরিলা আন্দোলনের অন্যতম নেতা, পরবর্তীতে চীনের উপ-প্রধানমন্ত্রী শি জোংশুনের দ্বিতীয় সন্তান। জিনপিঙ্গের জন্মগ্রহণের সময়ে জোংশুন কমিউনিস্ট পার্টির প্রপাগান্ডা বিভাগের প্রধান ছিলেন এবং পরে ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। জিনপিঙ্গের ১০ বছর বয়সে তার বাবা কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ পর্যায়ে রাজনৈতিক কোন্দলের শিকার হন এবং প্রতিহিংসাবশত বদলির ফলে হেনান প্রদেশের লুইয়াং শহরের একটি কারখানায় নিযুক্ত হন।[4] ১৯৬৮ সালের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের ফলে জোংশুন আবারও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হন ও এবার গ্রেপ্তার হন, যখন জিনপিঙ্গের বয়স ১৫। এসময়ে বাবার ছত্রচ্ছায়ার বাইরে আসতে বাধ্য জিনপিং মাও সেতুং-এর ডাউন টু দ্য কান্ট্রিসাইড (গ্রামের উদ্দেশ্যে যাত্রা) কর্মসূচীতে অংশ নেন ও ১৯৬৯ সালে শানসি প্রদেশের ইয়ানানে ইয়াঞ্চুয়ান শহরে বসবাস করতে যান। তিনি সেখানে কমিউনিস্ট পার্টির উৎপাদন বিষয়ক উপদলের প্রধান নিযুক্ত হন। ১৯৭৫ সালে তিনি যখন এই কর্মসূচি থেকে বেরিয়ে আসেন তখন তার বয়স মাত্র ২২ বছর। কর্মসূচিটিতে যোগ দেয়ার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে জিনপিং এক সাক্ষাৎকারে বলেন[5],\n", "question_text": "চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং-এর বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "শি জোংশুনের", "start_byte": 582, "limit_byte": 613}]} {"id": "-2341721974009577273-2", "language": "bengali", "document_title": "প্রক্ষেপক", "passage_text": "চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ গুলোতে এক ধরনের প্রক্ষেপক ব্যবহার করা হয় যা চলচ্চিত্র প্রক্ষেপক হিসেবে পরিচিত, বর্তমানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এগুলো ডিজিটাল চলচ্চিত্র ভিডিও প্রক্ষেপক দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে।", "question_text": "চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহে ব্যবহৃত প্রক্ষেপক গুলোকে কি বলা হয় ?", "answers": [{"text": "চলচ্চিত্র প্রক্ষেপক", "start_byte": 181, "limit_byte": 236}]} {"id": "439518577347767979-1", "language": "bengali", "document_title": "দিমিত্রি মেদভেদেভ", "passage_text": "তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের লেনিনগ্রাদে আনাতোলি আফানাসিয়েভিচ মেদভেদেভ ও জুলিয়া ভেনিয়ামিনোভনা মেদভেদেভা দম্পতির সন্তানরূপে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা আফানাসিয়েভিচ লেনিনগ্রাদ স্টেট ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজীতে রসায়ন প্রকৌশল বিষয়ে অধ্যাপনা করতেন।[3][4] মা জুলিয়া ভরোনেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে হারজেন স্টেট পেডাগোজিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে রুশ ভাষা শিক্ষা দেন।[5]\nলেনিনগ্রাদের কুপচিনো জেলার ৬ বেলা কুন স্ট্রীটের ৪০ বর্গমিটারের অ্যাপার্টমেন্টে মেদভেদেভের পরিবার বসবাস করতেন।[6][7] পরিবারের একমাত্র সন্তান ছিলেন তিনি। একসময় এ পরিবারকে অন্যতম বুদ্ধজীবী পরিবাররূপে গণনা করা হতো।[7]", "question_text": "দিমিত্রি আনাতোলিয়েভিচ মেদভেদেভের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আফানাসিয়েভিচ লেনিনগ্রাদ", "start_byte": 403, "limit_byte": 473}]} {"id": "-8408456537489165089-0", "language": "bengali", "document_title": "মেসোপটেমিয়া", "passage_text": "\nমেসোপটেমিয়া (প্রাচীন গ্রীকঃ Μεσοποταμία অর্থ-দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমি, আরবিঃ بلاد الرافدين‎ ) বর্তমান ইরাকের টাইগ্রিস বা দজলা ও ইউফ্রেটিস বা ফোরাত নদী দুটির মধ্যবর্তী অঞ্চলে গড়ে উঠেছিল। অধুনা ইরাক, সিরিয়ার উত্তরাংশ, তুরষ্কের উত্তরাংশ এবং ইরানের খুযেস্তান প্রদেশের অঞ্চল গুলোই প্রাচীন কালে মেসোপটেমিয়ার অন্তর্গত ছিল বলে মনে করা হয় । মেসোপটেমিয় সভ্যতা পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার অন্যতম। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ হতে খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দের মধ্যে মেসোপটেমিয়ায় অতি উন্নত এক সভ্যতার উম্মেষ ঘটেছিল। সভ্যতার আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত এই অঞ্চল মিশরীয় সভ্যতার থেকে অনেকটাই ভিন্ন ছিল এবং বহিঃশত্রুদের থেকে খুব একটা সুরক্ষিত ছিলনা বলে বারবার এর উপর আক্রমণ চলতে থাকে এবং পরবর্তীতে এখান থেকেই ব্রোঞ্জ যুগে আক্কাদীয়, ব্যবিলনীয়, আসিরীয় ও লৌহ যুগে নব্য-আসিরীয় এবং নব্য-ব্যাবিলনীয় সভ্যতা গড়ে উঠে।[1]\n\nখ্রিষ্টপূর্ব ১৫০ সালের দিকে মেসোপটেমিয়া পার্সিয়ানদের নিয়ন্ত্রণেই ছিল কিন্তু পরে এই ভূখন্ডের আধিপত্ত নিয়ে রোমানদের সাথে যুদ্ধ হয় এবং রোমানরা এই অঞ্চল ২৫০ বছরের বেশি শাসন করতে পারে নি। । দ্বিতীয় শতকের শুরুর দিকে পার্সিয়ানরা এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত এই অঞ্চল তাদের শাসনেই থাকে, এরপর মুসলিম শাসনামল শুরু হয় । মুসলিম খিলাফত শাসনে এই অঞ্চল পরবর্তীতে ইরাক নামে পরিচিতি লাভ করে ।", "question_text": "মেসোপটেমিয়া শব্দের অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমি", "start_byte": 116, "limit_byte": 182}]} {"id": "4093106032134133965-8", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "পবিত্র ঋগ্বেদ হচ্ছে সবচেয়ে প্রাচীনতম বেদ এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ জীবিত ভারতীয় লেখা। এই গ্রন্থটি মূলত ১০টি পুস্তক(সংস্তৃত: मण्डल) এ বিভক্ত যা ১,০২৮ টি বৈদিক সংস্কৃত সূক্তের সমন্বয়। ঋগ্বেদে মোট ১০, ৫৫২টি ঋক বা মন্ত্র রয়েছে।[21][22][23] \"ঋক\" বা স্তুতি গানের সংকলন হল ঋগ্বেদ সংহিতা।\nঈশ্বর, দেবতা ও প্রকৃতি বিষয়ক আলোচনা ঋগবেদে প্রাধান্য পেয়েছে।", "question_text": "ঋগ্বেদে মোট কতগুলো মন্ত্র রয়েছে ?", "answers": [{"text": "১০, ৫৫২", "start_byte": 511, "limit_byte": 528}]} {"id": "9133994112876401882-1", "language": "bengali", "document_title": "সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী", "passage_text": "সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী চট্টগ্রামের রাউজানে ১৩ মার্চ, ১৯৪৯ সালে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম ফজলুল কাদের চৌধুরী যিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্ববর্তী সময়ে পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের একজন স্পিকার ছিলেন এবং কয়েক দফায় পাকিস্তানের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। তার দুই ভাই গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং সাইফুদ্দিন কাদের চৌধুরী।", "question_text": "বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "চট্টগ্রামের রাউজানে", "start_byte": 66, "limit_byte": 121}]} {"id": "8579472102490839122-5", "language": "bengali", "document_title": "বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া", "passage_text": "আদিমল্ল ছিলেন মল্ল রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। এই রাজবংশের সূচনা সম্পর্কে একটি কিংবদন্তি প্রচলিত রয়েছে। ৬৯৫ খ্রিষ্টাব্দে উত্তর ভারতের এক রাজপুত্র পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে তীর্থ করতে যাচ্ছিলেন। তিনি কোতুলপুর থেকে ৮.৪ কিলোমিটার (৫.২ মাইল) দূরে লাউগ্রামের গভীর অরণ্যে তাঁবু ফেলেন। সেখানেই তাঁর সন্তানসম্ভবা স্ত্রীকে এক ব্রাহ্মণের তত্ত্বাবধানে রেখে যান। রাজার স্ত্রী এক পুত্রসন্তানের জন্ম দেন এবং তাঁরা লাউগ্রামেই থেকে যান। সাত বছর বয়সে ছেলেটি রাখালের কাজ শুরু করে। তবে অল্প বয়স থেকে তার মধ্যে নেতাসুলভ ভাব লক্ষিত হতে দেখা যায়। সে যোদ্ধা হিসেবে প্রশিক্ষিত হয়। মাত্র পনেরো বছর বয়সেই সে অপ্রতিদ্বন্দ্বী মল্লযোদ্ধা হয়ে ওঠে। এই কারণে সে আদিমল্ল (আদি বা অদ্বিতীয় মল্লযোদ্ধা) নামে পরিচিত হয়। বড়ো হয়ে আদিমল্ল লাউগ্রাম থেকে ১২.৮ কিলোমিটার (৮ মাইল) দূরে অবস্থিত জয়পুরের নিকটস্থ পদমপুরের রাজার কাছ থেকে লাউগ্রাম ও পার্শ্ববর্তী কয়েকটি গ্রামের আধিপত্য অর্জন করেন। এই কাহিনির সত্যতা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ থাকলেও, বিষ্ণুপুরের রাজাদের সঙ্গে ক্ষত্রিয় বংশের সংযোগ নিয়ে এই রকম একাধিক কাহিনি মল্লভূমে প্রচলিত ছিল।[1] আদিমল্ল ৩৩ বছর লাউগ্রাম শাসন করেন এবং বাগদি রাজা নামে অভিহিত হন। তাঁর পুত্র জয়মল্ল রাজা হয়ে পদমপুর আক্রমণ করে দুর্গ অধিকার করেন। জয়মল্ল তাঁর রাজ্যের বিস্তৃতি ঘটিয়ে বিষ্ণুপুরে রাজধানী সরিয়ে আনেন। পরবর্তী রাজারাও রাজ্যবিস্তারে মন দিয়েছিলেন। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন চতুর্থ রাজা কালুমল্ল, ষষ্ঠ রাজা কাউমল্ল ও সপ্তম রাজা ঝাউমল্ল। অষ্টম রাজা সুরমল্ল উত্তর মেদিনীপুরের বাগড়ির রাজাকে পরাজিত করেছিলেন। তাঁর পরে আরও ৪০ জন বিষ্ণুপুর শাসন করেন। এঁরা সকলেই মল্ল বা মল্লবনিনাথ নামে পরিচিত ছিলেন। এই রাজাদের পারিবারিক নথি থেকে জানা যায়, এঁরা বিদেশি শাসনের অধীনতাপাশ থেকে মুক্ত ছিলেন।[1]", "question_text": "মল্লভূমের প্রথম রাজার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আদিমল্ল", "start_byte": 0, "limit_byte": 21}]} {"id": "2067489979110502479-2", "language": "bengali", "document_title": "মোবাইল টেলিফোনি", "passage_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেলিফোন ও টেলিগ্রাফ বিভাগের নথি থেকে জানা যায়, তারা ১৯১৫ সালে তারবিহীন ফোন নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলো। আবার তারা এর প্রযুক্তিগত বিস্তৃতি ও তাদের তার প্রযুক্তির আধিপত্য নিয়েও সংকিত ছিলো।[1]", "question_text": "কত সালে প্রথম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে টেলিযোগাযোগ ব্যাবস্থা চালু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১৫", "start_byte": 204, "limit_byte": 216}]} {"id": "-7934067923062435645-34", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "কুরআন শরীফ (القرآن) মুসলমানদের নিকট পবিত্র ধর্মগ্রন্থ।[58]\n“কুরান” বা “কুরআন” শব্দটি আরবী শব্দ, এই শব্দের উতপত্তি ও অর্থ নিয়ে বিশেষজ্ঞ আলেমদের মাঝে মতপার্থক্য আছে। কারো কারো মতে কুরান শব্দটি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি অবতীর্ন কিতাবের “আলাম” বা নির্ধারিত নাম, যেমন তাওরাত, ইঞ্জিল, যাবুর দ্বারা নির্ধারিত তিনটি পৃথক পৃথক কিতাব বুঝানো হয়ে থাকে, কুরান দ্বারাও ঠিক তেমনি একটি নির্ধারিত কিতাব বুঝানো হয়ে থাকে। এই হিসাবে শব্দটি –আরবী ব্যকরন রীতি অনুযায়ী- অন্য কোন উতস-শব্দ থেকে “মুশতাক” বা উদ্ভুত শব্দ নয়। ইমাম শাফী র. এর মত এটা। \nআবার অন্য আলেমের মত এই যে, কুরান শব্দটি তার উতস-শব্দ থেকে “মুশতাক” বা উদ্ভুত একটি শব্দ। যারা এই মত প্রকাশ করেন তারা আবার কুরানের উতস-মুল বা মুল শব্দ নির্ধারনে ভিন্ন ভিন্ন মত প্রদান করেছেনঃ কারো মতে কুরান শব্দটি আরবী “কারান” থেকে উদ্ভুত যার অর্থ যুক্ত করা, যেহেতু কুরানে বিভিন্ন আয়াত, সুরা একে অপরের সাথে যুক্ত তাই একে “কুরান” বলা হয়ে থাকে। আবার কারো মতে মুল শব্দ “কারান” নয়, বরং মুল শব্দ হচ্ছে “করায়া” যার অর্থ পড়া, এখানে আরবী ভাষার রীতি অনুযায়ি পড়া দ্বারা পঠিত গ্রন্থ বা কিতাবকে বুঝানো হয়েছে । কুরানের এই শেষোক্ত অর্থই বেশী পরিচিত -অর্থাৎ কুরানের শাব্দিক অর্থ “পঠিত কিতাব”। [59] “কুরান আল্লাহর কালাম, যা তার রাসুলের উপর অবতীর্ন হয়েছে, যার অনুরুপ কুরান পেশ করতে সবাই অক্ষম, যার তেলাওয়াত ইবাতাদ, যা “মুতাওয়াতির” বা অকাট্যভাবে বর্নিত, যা মুসহাফে লিখিত, যার শুরু হয়েছে সুরা ফাতিহা দিয়ে আর শেষ হয়েছে সুরা নাসের মাধ্যমে”। ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের(সাঃ) নিকট অবতীর্ণ হয়। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি বা ৬,৬৬৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[60][61][62][63] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরয়ানের যে আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে তা হল:", "question_text": "ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোনটি ?", "answers": [{"text": "কুরআন শরীফ", "start_byte": 0, "limit_byte": 28}]} {"id": "-5312751473121491901-0", "language": "bengali", "document_title": "মায়া সভ্যতা", "passage_text": "\nমায়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্গত হচ্ছেন সেইসব মানুষ যারা প্রত্নতাত্ত্বিক সংস্কৃতির এবং আধুনিক জনগণ, যারা মেক্সিকোর দক্ষিণে এবং উত্তর-মধ্য আমেরিকাতে বসবাস করতো এবং তারা মায়াভাষী় পরিবারের মানুষ। প্রথমদিকে এর সময় কাল প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে খ্রিস্টপূর্ব ২০০০-২৫০ অব্দ পর্যন্ত। এর মধ্যে প্রাচীন কালে খ্রিস্টপূর্ব ২৫০-৯০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত অনেক মায়া নগরীগুলোতে তাঁরা উন্নতির উচ্চশিখরে পৌঁছেছিল এবং স্প্যানিশদের আগমনের পূর্ব পর্যন্ত পুরো পোস্টক্লাসিক জুড়ে চালিয়ে গিয়েছিল। এটি ছিলো বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ঘন জনবসতি এবং সংস্কৃতিভাবে গতিশীল একটি সমাজ।[1]", "question_text": "মায়া জনগোষ্ঠীর লোকেরা কোন ভাষায় কথা বলে ?", "answers": [{"text": "মায়া", "start_byte": 433, "limit_byte": 448}]} {"id": "-756191196481820678-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল ১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের সশস্ত্র সংগ্রাম, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি নিধনে ঝাঁপিয়ে পড়লে একটি জনযুদ্ধের আদলে গেৱিলাযুদ্ধ তথা স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে।[21] ২৫ মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ঢাকায় অজস্র সাধারণ নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পুলিশ ও ই.পি.আর.-কে হত্যা করে এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল আওয়ামী লীগ প্রধান বাঙালিদের তৎকালীন জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে। পার্বত্য চট্টগ্ৰামেৱ কালুৱঘাট বেতাৱ কেন্দ্ৰো থেকে ৮ম পূৰ্ব বেঙ্গল ৱেজিমেন্টেৱ উপ প্ৰধান মেজৱ জিয়াউর ৱহমান ও চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতা এম. এ. হান্নান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালি জাতির স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ\n[22][23][24]", "question_text": "বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কত সালে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 540, "limit_byte": 552}]} {"id": "451124071886419667-2", "language": "bengali", "document_title": "টিপু সুলতান", "passage_text": "টিপু সুলতানকে ডাকা হতো শের-ই-মহীশূর; উপাধিটা ইংরেজদেরই দেয়া। তাঁর এই বাঘ (শের) হয়ে ওঠার পিছনে অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কিত ছিলো। মূল কারণ ছিলো তাঁর অসাধারণ ক্ষীপ্রতা, দক্ষতা, বুদ্ধিমত্তা আর কৌশলপূর্ণ রাজ্য পরিচালনা - বাবার সুযোগ্য উত্তরসূরি ছিলেন টিপু সুলতান। বাবা হায়দার, ১৭৪৯ খ্রিস্টাব্দে টিপু নামে এক ফকিরের দোয়ায় এক পুত্রসন্তান লাভ করেন এবং আনন্দচিত্তে ঐ ফকিরের নামেই ছেলের নাম রাখেন \"টিপু\"। মহীশূরের স্থানীয় ভাষায় (কানাড়ী ভাষা) 'টিপু' শব্দের অর্থ হলো বাঘ। হয়তো তাঁকে 'শের-ই-মহীশূর' ডাকার পিছনে এটাও একটা কারণ ছিলো।[1]", "question_text": "টিপু সুলতানের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "হায়দার", "start_byte": 695, "limit_byte": 716}]} {"id": "2831591396348497324-0", "language": "bengali", "document_title": "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড", "passage_text": "\nউইলিয়াম আব্রাহাম সাইমন ঔডারল্যান্ড (Dutch: Wiliam Ouderland) (জন্ম: ৬ ডিসেম্বর, ১৯১৭ — মৃত্যু: ১৮ই মে, ২০০১) ছিলেন একজন ওলন্দাজ-অস্ট্রেলীয় সামরিক কমান্ডো অফিসার। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রত্যক্ষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে বাংলাদেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব বীর প্রতীক প্রদান করে। তিনিই একমাত্র বিদেশী যিনি এই রাষ্ট্রীয় খেতাবে ভূষিত হয়েছেন।[1][2][3] বাংলাদেশের প্রতি অপরিমেয় ভালবাসার জন্য বাঙ্গালী জাতির কাছে তিনি বিশেষভাবে সম্মানিত ও স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব।[4] তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শনস্বরূপ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার গুলশানের একটি রাস্তার নামকরণ করা হয়েছে। ", "question_text": "ওলন্দাজ-অস্ট্রেলীয় সামরিক কমান্ডো অফিসার উইলিয়াম আব্রাহাম সাইমন ঔডারল্যান্ডের মৃত্যু কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৮ই মে, ২০০১", "start_byte": 209, "limit_byte": 239}]} {"id": "-6515706622468755580-0", "language": "bengali", "document_title": "স্পেন", "passage_text": "স্পেন (Spanish: España IPA:[esˈpaɲa](listen) এস্‌পাঞা) বা স্পেন রাজ্য (Spanish: Reino de España) ইউরোপ মহাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে অবস্থিত একটি রাষ্ট্র। শাসনব্যবস্থার ধরন অনুযায়ী দেশটি একটি সংসদীয় গণতান্ত্রিক রাজতন্ত্র। এটি ইবেরীয় উপদ্বীপের প্রায় ৮৫% এলাকা জুড়ে অবস্থিত। উপদ্বীপটির বাকী অংশে স্পেনের ক্ষুদ্রতর প্রতিবেশী রাষ্ট্র পর্তুগাল এবং ব্রিটিশ প্রশাসনিক অঞ্চল জিব্রাল্টার অবস্থিত। স্পেনের আয়তন ; আয়তনের বিচারে রাশিয়া, ইউক্রেন ও ফ্রান্সের পরে স্পেন ইউরোপের ৪র্থ বৃহত্তম এবং দক্ষিণ ইউরোপের বৃহত্তম দেশ। মাদ্রিদ স্পেনের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। বার্সেলোনা, বালেন্সিয়া, সেবিইয়া, বিলবাও এবং মালাগা অন্যান্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শহর।", "question_text": "স্পেনের বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "মাদ্রিদ", "start_byte": 1282, "limit_byte": 1303}]} {"id": "1149810965050136704-1", "language": "bengali", "document_title": "সৈয়দ মাহমুদ হোসেন", "passage_text": "বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলার দৌলখাঁড় ইউনিয়নের, দেওভান্ডার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম সৈয়দ মুস্তফা আলী ও মায়ের নাম বেগম কাওসার জাহান।[2]", "question_text": "বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সৈয়দ মুস্তফা আলী", "start_byte": 412, "limit_byte": 459}]} {"id": "2517071586308625643-11", "language": "bengali", "document_title": "আবু বকর", "passage_text": "আবু বকর ৫৭৩ সালের দিকে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু তাইম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছেন।[6] তার বাবার নাম আবু কুহাফা ও মায়ের নাম সালমা বিনতে সাখার।", "question_text": "আবু বকর কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৫৭৩ সালে", "start_byte": 20, "limit_byte": 42}]} {"id": "-1796875488989487726-1", "language": "bengali", "document_title": "মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স", "passage_text": "এমসিইউ-এর প্রথম চলচ্চিত্র হিসেবে আয়রন ম্যান (২০০৮) মুক্তি পায় যার মাধ্যমে প্রথম ধাপ শুরু হয় এবং মার্ভেল’স দ্য অ্যাভেঞ্জারস (২০১২) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এই ধাপের সমাপ্তি ঘটে। দ্বিতীয় ধাপটি শুরু হয় আয়রন ম্যান ৩ (২০১৩) দিয়ে এবং শেষ হয় অ্যান্ট-ম্যান (২০১৫) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। মার্ভেল চলচ্চিত্রগুলো বর্তমানে তৃতীয় ফেজে আছে যা শুরু হয় ক্যাপ্টেন আমেরিকা: সিভিল ওয়ার (২০১৬) এর মুক্তির মাধ্যমে এবং শেষ হবে অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম (২০১৯) মুক্তির মাধ্যমে। মার্ভেল টেলিভিশন দুনিয়াটিকে আরো বিস্তৃত করে। প্রথমে ২০১৩ সালে নেটওয়ার্ক টেলিভিশন এবিসিতে মার্ভেল’স এজেন্টস অফ শিল্ড এর মাধ্যমে এবং পরবর্তিতে ২০১৫ সালে অনলাইন স্ট্রিমিং নেটফ্লিক্সে মার্ভেল’স ডেয়ারডেভিল এর মাধ্যমে। এছাড়াও এমসিইউতে সহযোগী কমিক এবং ভিডিওতে মুক্তিপ্রাপ্ত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।", "question_text": "মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স ফ্রেঞ্চাইজির প্রথম চলচ্চিত্র সিরিজের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আয়রন ম্যান", "start_byte": 89, "limit_byte": 120}]} {"id": "12213145434661725-11", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "এই সিরিজটি অনেক প্রকাশনা পুরস্কার ও প্রশংসা পেয়েছে। এগুলোর মধ্যে, প্রথম তিনটি বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস এবং হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান, ১৯৯৭, ১৯৯৮, ১৯৯৯ সালে নেসলে স্মার্টিস বুক প্রাইজ পেয়েছে ৯-১১ বছর বয়সীদের শ্রেণীতে ।[14]", "question_text": "জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাস সিরিজের দ্বিতীয় খন্ডটি কত সালে মুক্তি পেয়েছিলো ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস", "start_byte": 331, "limit_byte": 448}]} {"id": "-1488040991252546748-0", "language": "bengali", "document_title": "হৃৎপিণ্ড", "passage_text": "‌হৃৎপিন্ড একটি পেশীবহুল অঙ্গ। এটি পৌনপৌনিক ছান্দিক সংকোচনের মাধ্যমে রক্তনালীর ভেতর দিয়ে রক্ত সারা দেহে প্রবাহিত করে। এনালাইড, মলাস্কা এবং আর্থোপোডাতেও অনুরূপ অঙ্গ বিদ্যমান।[1] কার্ডিয়াক প্রতিশব্দটির (কার্ডিওলোজি পরিভাষায়) অর্থ “হৃৎপিন্ড সংক্রান্ত” যা গ্রীক (καρδία), কার্ডিয়া হতে এসেছে। হৃৎপিন্ড এক ধরনের মসৃণ পেশী - হৃৎপেশী দ্বারা গঠিত, যা কেবলমাত্র এই অঙ্গেই পাওয়া যায়।[2] গড়পড়তায় একটি মানব হৃৎপিন্ড প্রতি মিনিটে ৭২ বার স্পন্দিত হয়, সে হিসাবে ৬৬ বছরের জীবনে এটি প্রায় ২.৫ বিলিয়ন বার স্পন্দিত হয়।", "question_text": "মানবদেহের হৃৎপিন্ড প্রতি মিনিটে গড়ে কতবার স্পন্দিত হয় ?", "answers": [{"text": "৭২", "start_byte": 1122, "limit_byte": 1128}]} {"id": "6020639613270814419-24", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ নৌবাহিনী", "passage_text": "বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে ৬টি প্রশাসনিক শাখা রয়েছে:[49]", "question_text": "বর্তমানে ভারতের নৌ বাহিনীতে মোট কয়টি প্রশাসনিক শাখা রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৬টি", "start_byte": 56, "limit_byte": 65}]} {"id": "1388303287272062439-22", "language": "bengali", "document_title": "আলবেনিয়া", "passage_text": "১৯৯১ সালের এপ্রিলে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান পাস করা হয় এবং দেশের নাম গণপ্রজাতন্ত্রী আলবেনিয়ার পরিবর্তে আলবেনিয়া প্রজাতন্ত্র রাখা হয়। আইনসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ সাম্যবাদীরা আলিয়াকে নব্যসৃষ্ট রাষ্ট্রপতি পদে বসায় এবং অর্থনীতিবিদ ফাতোস নানো প্রধানমন্ত্রী হন। কিন্তু হাজার হাজার শ্রমিকের সাধারণ ধর্মঘটের মুখে এই সরকার পদত্যাগ করেন এবং জুনে একটি কোয়ালিশন সরকার গঠন করা হয়। এতে সাম্যবাদী, গণতন্ত্রী, প্রজাতন্ত্রী এবং সামাজিক গণতন্ত্রীরা অন্তর্ভুক্ত হন। কিন্তু রাস্তায় মিছিল চলতে থাকে এবং প্রতিবাদকারীরা প্রাক্তন সাম্যবাদী নেতাদের গ্রেপ্তার ও গণমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতা দাবী করতে থাকে। ১৯৯১ সালের ডিসেম্বরে কোয়ালিশন সরকারের পতন ঘটে এবং একটী অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "আলবেনিয়ার প্রথম রাষ্ট্রপতির নাম কী ?", "answers": [{"text": "আলিয়া", "start_byte": 481, "limit_byte": 499}]} {"id": "-7875843185520169461-6", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্র সেতু", "passage_text": "নদীর ওপর ছিল পন্টুন ব্রিজ বা ভাসমান সেতু। নীচে নৌকা, উপরে পাটাতন। মাঝ বরাবর খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা। লম্বায় ১৫২৮ ফুট, ৪৮ ফুট চওড়া। দু’পাশে সাত ফুটের ফুটপাত। জাহাজ-স্টিমার চলাচলের জন্য সেতুর মাঝখানে ২০০ ফুট খুলে দেওয়া যেত। স্টিমার এলেই সেতু বন্ধ। ভোঁ ভোঁ শব্দ করে স্টিমার পেরিয়ে যাবে, তার পর আবার খুলবে সেতু। পুরনো হাওড়া ব্রিজের নকশা বানিয়েছিলেন স্যর ব্র্যাডফোর্ড লেসলি । ব্রিটিশ শাসনে রেল কোম্পানির খ্যাতনামা ইঞ্জিনিয়ার। এ দেশের বড় বড় রেলসেতুর নকশা তিনিই বানিয়েছিলেন। যেমন, নৈহাটির জুবিলি ব্রিজ। লেসলি সাহেব বিলেত থেকে এসে সেতু নির্মাণের এলাকা ঘুরে দেখে গিয়েছিলেন। ফিরে গিয়ে তৈরি করেন নকশা।", "question_text": "রবীন্দ্র সেতুর নকশা কে তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "ব্র্যাডফোর্ড লেসলি", "start_byte": 936, "limit_byte": 988}]} {"id": "5846157904123319216-6", "language": "bengali", "document_title": "রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "আঠারো শতাব্দীতে ইন্সতিতুসিওন লিব্রে দে এন্সেনিয়াঞ্জার শিক্ষাবিদ এবং শিক্ষার্থী, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের দ্বারা মাদ্রিদে ফুটবল খেলা প্রচারের মাধ্যমে রিয়াল মাদ্রিদ প্রতিষ্ঠার ভিত্তি গড়ে উঠে। ১৮৯৭ সালে, তারা (সোসিয়েদাদ) স্কাই ফুটবল নামে একটি সংঘ প্রতিষ্ঠিত করেন, যেটি লা সোসিয়েদাদ (সমাজ) নামেই অধিক পরিচিত। এটি সেসময়ের মাদ্রিদভিত্তিক খেলাধুলার একমাত্র সংঘ ছিল, যেটি প্রতি রবিবার সকালে মনক্লোয়ায় খেলত। ১৯০০ সালে, এই সংঘের কয়েকজনের মধ্যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হওয়ার ফলে তারা স্কাই ফুটবল হতে বিভক্ত হয়ে গিয়ে নুয়েভা সোসিয়েদাদ দে ফুটবল (ফুটবলের নতুন সমাজ) নামে নতুন একটি ক্লাব গঠন করে। বিভক্ত হয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে একজন ছিলেন হুলিয়ান পালাকিওস, যিনি রিয়াল মাদ্রিদের প্রথম সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও বিভক্ত হয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন দুই ভাই হুয়ান পাদ্রোস এবং কার্লোস পাদ্রোস, যারা পরবর্তীতে রিয়াল মাদ্রিদের সভাপতিত্বের দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯০১ সালে, এই নতুন ক্লাবের নাম পরিবর্তন করে মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব রাখা হয়। পরবর্তীতে, ১৯০২ সালে পুনর্গঠনের পর স্কাই ফুটবল সংঘটি নাম পরিবর্তন করে নিউ ফুট-বল ক্লাব রাখে।[24][25][26] ১৯০৬ সালের ৬ই মার্চ তারিখে, হুয়ান পাদ্রোসের সভাপতিত্বে একটি নতুন বোর্ড নির্বাচিত হওয়ার পর, মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।[3]", "question_text": "রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাবটির সর্বপ্রথম সভাপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "হুলিয়ান পালাকিওস", "start_byte": 1820, "limit_byte": 1869}]} {"id": "-3636759562453927542-3", "language": "bengali", "document_title": "ওয়াই-ফাই", "passage_text": "১৯৮৫ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেলিকম নিয়ন্ত্রক ফেডারেল কমিউনিকেশন কমিশন (এফসিসি) কর্তৃক বেনামে বর্ণমালার কয়েকটি ব্যান্ড খোলার জন্য অনুমতি দেয় যা ওয়াই-ফাই নামে পরিচিত । যেখানে সরকারি লাইসেন্সের প্রয়োজন ছাড়াই ব্যবহার করতে অনুমতি দেয়া হয়েছিল । ঐ সময় এই পদক্ষেপ সম্পর্কে খুব কম লোকই জানত ; এছাড়া হ্যাম-রেডিও চ্যানেলটি ছিল লাইসেন্সহীন একটি বর্ণালী। কিন্তু এফসিসির কর্মচারী, মাইকেল মার্কাস ছিল স্বপ্নদর্শী প্রকৌশলী যিনি শিল্প, বৈজ্ঞানিক ও চিকিৎসা ব্যান্ড থেকে তিন ভাগের এক ভাগ স্পেকট্রাম গ্রহণ করেন এবং যোগাযোগ উদ্যোক্তাদের কাছে তাদেরকে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন।", "question_text": "ওয়াই-ফাই শব্দটির ব্যবহার প্রথম কবে থেকে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৮৫ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 25}]} {"id": "-134984115902597257-1", "language": "bengali", "document_title": "ইয়ারমুকের যুদ্ধ", "passage_text": "ইয়ারমুকের যুদ্ধ ৬৩৬ খ্রিষ্টাব্দে রাশিদুন খিলাফত ও বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের মধ্যে সংঘটিত হয়। ৬৩৬ খ্রিষ্টাব্দের আগস্টে ইয়ারমুক নদীর তীরে ছয়দিনব্যপী এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। বর্তমানে এই নদী সিরিয়া, জর্ডান ও ইসরায়েলের মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে এবং তা গ্যালিলি সাগরের পূর্বে অবস্থিত। এই যুদ্ধে মুসলিমদের বিজয়ের ফলে সিরিয়ায় বাইজেন্টাইন শাসনের অবসান ঘটে। সামরিক ইতিহাসে এই যুদ্ধ অন্যতম ফলাফল নির্ধারণকারী যুদ্ধ হিসেবে গণ্য হয়।[7][8] মুহাম্মদ (সা) এর মৃত্যুর পর এই যুদ্ধ জয় মুসলিম বিজয়ের প্রথম বৃহৎ বিজয় হিসেবে দেখা হয়। এর ফলে খ্রিষ্টান লেভান্টে ইসলাম দ্রুত বিস্তার লাভ করে।", "question_text": "৬৩৬ খ্রিষ্টাব্দে সংঘটিত ইয়ারমুকের যুদ্ধে কোন সাম্রাজ্যের জয় হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "রাশিদুন খিলাফত", "start_byte": 94, "limit_byte": 134}]} {"id": "3957193219895087659-0", "language": "bengali", "document_title": "আর্থার মোল্ড", "passage_text": "আর্থার ওয়েব মোল্ড (English: Arthur Mold; জন্ম: ২৭ মে, ১৮৬৩ - মৃত্যু: ২৯ এপ্রিল, ১৯২১) নর্দাম্পটনশায়ারের মিডলটন চেনি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত পেশাদার ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ছিলেন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৮৮৯ থেকে ১৯০১ সময়কালে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ল্যাঙ্কাশায়ার দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ফাস্ট বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন আর্থার মোল্ড।", "question_text": "পেশাদার ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা আর্থার ওয়েব মোল্ড ঘরোয়া প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে কোন দলের হয়ে খেলতেন ?", "answers": [{"text": "ল্যাঙ্কাশায়ার", "start_byte": 924, "limit_byte": 966}]} {"id": "4185394676171111922-2", "language": "bengali", "document_title": "ফ্রেডারিক উইন্সলো টেলর", "passage_text": "ফেড্রিখ উইন্সল টেলর ১৮৫৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়া শহরে একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। টেইলরের পিতা ফ্র্যাংকলিন টেলর ছিলেন একজন প্রিন্সটন শিক্ষিত আইনজীবী।[6] টেলরের মাতা মিলি অ্যানেট টেলর ছিলেন একজন প্রদীপ্ত মৃত্যুদণ্ডবিলোপপন্থী এবং লুক্রেশিয়া মট এর সহকর্মীকে ছিলেন। তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন টেলর শিক্ষা জীবনে আইনজীবী হওয়ার ইচ্ছায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেও চোখের সমস্যা জনিত কারণে তাঁর পক্ষে লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় নি। ফলে ১৮৭৫ সালে একটি খুদ্র নির্মাণ শিল্পে তিনি 'শিক্ষানবিশ নকশা প্রণেতা' হিসেবে কাজ শুরু করেন। এরপর ১৮৭৮ সালে তিনি 'মিডভেল ষ্টীল কোম্পানিতে' একজন যন্ত্র চালক হিসেবে যোগদান করেন। একই সঙ্গে নৈশকালীন পড়াশুনা করে তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন লাভ করেন।", "question_text": "ফেড্রিখ উইন্সল টেলরের মাতার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "মিলি অ্যানেট টেলর", "start_byte": 540, "limit_byte": 587}]} {"id": "-8104244138113355603-0", "language": "bengali", "document_title": "পানামা", "passage_text": "পানামা উত্তর আমেরিকা মহাদেশের দক্ষিণাংশের একটি রাষ্ট্র। উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার সংযোগস্থলে অবস্থিত এই দেশটি পূর্বে কলম্বিয়ার অধীন ছিল। পানামার রাজধানীর নাম পানামা সিটি। পানামাতে আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগর এর সংযোগকারী পানামা খাল অবস্থিত।", "question_text": "পানামার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "পানামা সিটি", "start_byte": 427, "limit_byte": 458}]} {"id": "5487111961873331069-0", "language": "bengali", "document_title": "গ্যালিলিও গ্যালিলেই", "passage_text": "গ্যালিলিও গ্যালিলি (Italian pronunciation:[ɡaliˈlɛːo ɡaliˈlɛi]; জন্ম: ১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৫৬৪ - মৃত্যু: ৮ জানুয়ারি, ১৬৪২)[1] একজন ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, গণিতজ্ঞ এবং দার্শনিক যিনি বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের সাথে বেশ নিগূঢ়ভাবে সম্পৃক্ত। তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদানের মধ্যে রয়েছে দূরবীক্ষণ যন্ত্রের উন্নতি সাধন যা জ্যোতির্বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে, বিভিন্ন ধরণের অনেক জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ, নিউটনের গতির প্রথম এবং দ্বিতীয় সূত্র, এবং কোপারনিকাসের মতবাদের পক্ষে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ। বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের মতে আধুনিক যুগে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের এতো বিশাল অগ্রগতির পেছনে গ্যালিলিওর চেয়ে বেশি অবদান আর কেউ রাখতে পারেনি। তাকে আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক,[2] আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জনক[3] এবং এমনকি আধুনিক বিজ্ঞানের জনক[4] হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। এরিস্টটলীয় ধারণার অবসানে গ্যালিলিওর আবিষ্কারগুলোই সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে।", "question_text": "পদার্থবিজ্ঞানের জনক কে ?", "answers": [{"text": "গ্যালিলিও গ্যালিলি", "start_byte": 0, "limit_byte": 52}]} {"id": "8740095541404780643-3", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের ইউনিয়ন", "passage_text": "মৌলিক গণতন্ত্র আদেশ,১৯৫৯ এর অধীনে ইউনিয়ন কাউন্সিল গঠন করা হয় এবং সদস্য সংখ্যা ছিল ১০-১৫ জন। মোট সদস্যের ২/৩ অংশ জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতে এবং অবশিষ্ট ১/৩ অংশ মহুকুমা প্রশাসক সরকারের পক্ষ থেকে মনোনয়ন দান করতেন। ১৯৬২ সালে শাসনতন্ত্র প্রবর্তনের ফলে মনোনয়ন প্রথা রহিত করা হয়। সদস্যগণ তাদের মধ্য থেকে একজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচন করতেন। পরবর্তীতে ভাইস চেয়ারম্যানের পদটি বিলুপ্ত করা হয়। ইউনিয়ন কাউন্সিলের মেয়াদ ছিল ৫ বছর বাংলাদেশে স্থানীয় সরকারের যে কাঠামো রয়েছে তার সূচনা হয়েছিল বৃটিশ আমলে প্রণীত কিছু কিছু আইনের মাধ্যমে। অষ্টাদশ শতকের শেষভাগেশহর অঞ্চল এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে পলxঅঞ্চলে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্টার উদ্যোগ নেয়া হয়। বর্তমানে পলxঅঞ্চলের জন্য তিন ধরণেরস্থানীয় সরকার প্রতিষ্টান কাজ করছে (ক) ইউনিয়ন পরিষদ, (খ) উপজেলা পরিষদ, (গ) জেলা পরিষদ, (ঘ) পৌরসভা ও সিটিকর্পোরেশন।", "question_text": "বাংলাদেশের প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের মেয়াদ কত বছর ?", "answers": [{"text": "৫", "start_byte": 1171, "limit_byte": 1174}]} {"id": "4032631171599033626-2", "language": "bengali", "document_title": "আলবেনিয়া", "passage_text": "তিরানা আলবেনিয়ার বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।", "question_text": "আলবেনিয়ার বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "তিরানা", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "-1720817693817294096-9", "language": "bengali", "document_title": "মুনীর চৌধুরী", "passage_text": "মুনীর চৌধুরী ১৯৫৩ সালে কারাবন্দী অবস্থায় কবর নাটকটি রচনা করেন। ১৯৫৮ সালে প্রকাশিত পূর্ববঙ্গ সরকারের ভাষা-সংস্কার কমিটির রিপোর্টের অবৈজ্ঞানিক ও সাম্প্রদায়িক বিষয়বস্তুর তীব্র সমালোচনা করে মুনীর চৌধুরী পূর্ববঙ্গের ভাষা কমিটির রিপোর্ট আলোচনা প্রসঙ্গে একটি দীর্ঘ ভাষাতাত্ত্বিক প্রবন্ধ লেখেন। ১৯৫৯ সালের ২৭শে এপ্রিল প্রবন্ধটি বাংলা একাডেমিতে পঠিত হয়। কিন্তু মুসলিম ধর্মবিশ্বাসে আঘাতের অভিযোগে সামরিক সরকারের কাছে তাঁকে কৈফিয়ৎ দিতে হয়। এরপর তিনি সাহিত্যে মনোনিবেশ করেন ও বেশ কিছু মৌলিক ও অনুবাদ নাটক লেখেন। অনেকগুলি প্রবন্ধের সংকলনও প্রকাশ করেন। মীর মানস (১৯৬৫) প্রবন্ধ সংকলনের জন্য দাউদ পুরস্কার এবং পাক-ভারত যুদ্ধ সম্পর্কে লেখা সাংবাদিকতাসুলভ রচনা-সংকলন রণাঙ্গন (১৯৬৬)-এর জন্য সিতারা-ই-ইমতিয়াজ উপাধি লাভ করেন। ১৯৬৭-৬৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে বাংলা বর্ণমালা ও বানান-পদ্ধতির সংস্কার প্রচেষ্টার প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে প্রবন্ধ লেখেন এবং পরবর্তীতে এ বিষয়ক বিতর্কে সক্রিয় অংশ নেন।", "question_text": "আবু নয়ীম মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী কত সালে কবর নাটকটি রচনা করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৫৩", "start_byte": 35, "limit_byte": 47}]} {"id": "1075926223169856444-1", "language": "bengali", "document_title": "জাপান", "passage_text": "জাপান একটি যৌগিক আগ্নেয়গিরীয় দ্বীপমালা। এই দ্বীপমালাটি ৬,৮৫২টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। জাপানের বৃহত্তম চারটি দ্বীপ হল হোনশু, হোক্কাইদো, ক্যুশু ও শিকোকু। এই চারটি দ্বীপ জাপানের মোট ভূখণ্ডের ৯৭% এলাকা নিয়ে গঠিত। জাপানের জনসংখ্যা ১২৬ মিলিয়ন। জনসংখ্যার হিসেবে এটি বিশ্বের ১০ম বৃহত্তম রাষ্ট্র। জাপানের রাজধানী টোকিও শহরের জনসংখ্যা প্রায় ৯.১ মিলিয়ন।[8] এই শহরটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার ২য় বৃহত্তম মূল শহর। টোকিও ও পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন রাজ্য নিয়ে গঠিত বৃহত্তর টোকিও অঞ্চলের জনসংখ্যা ৩৫ মিলিয়নেরও বেশি। এটি বিশ্বের বৃহত্তম মহানগরীয় অর্থনীতি।", "question_text": "জাপানের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "টোকিও", "start_byte": 813, "limit_byte": 828}]} {"id": "-726755566831382818-1", "language": "bengali", "document_title": "মাইকেলেঞ্জেলো", "passage_text": "মিকেলাঞ্জেলোর জন্ম হয় ১৪৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ৬ মার্চ, জন্মস্থান ক্যাপ্রিসি, যা তাসকানি-র আরেজ্জো-র কাছাকাছি অবস্থিত। ক্যাপ্রিসির বর্তমান নাম ক্যাপ্রিসি মিকেলাঞ্জেলো। কয়েক প্রজন্ম ধরে তাঁর পূর্বপুরুষরা ফ্লোরেন্সে ক্ষুদ্র পরিসরে ব্যাংকিং করতেন। ব্যাংক সর্বস্বান্ত হবার কারণে তাঁর পিতা, লুদভিকো দি লিওনার্দো বুওনারোত্তি সিমোনি, কিছু সময়ের জন্য ছোট শহর ক্যাপ্রিসিতে সরকারি প্রশাসক হিসাবে দায়িত্ব পালনে আসেন, এবং এখানেই মিকেলাঞ্জেলোর জন্ম হয়। তাঁর মায়ের নাম ফ্রাঞ্চেসকা দি নেরি দেল মিনিয়াতো দি সিয়েনা। মিকেলাঞ্জেলোর জন্মের কয়েক মাস পরে তাঁর পরিবার ফ্লোরেন্সে ফিরে আসে, তার পরে সেখানেই তিনি বড় হয়ে ওঠেন। পরবর্তীতে তাঁর মায়ের ক্রমাগত অসুস্থতার সময়ে এবং মৃত্যুপরবর্তীকালে (১৪৮১, তখন মিকেলাঞ্জেলোর বয়স ৬ বছর) তিনি সেত্তিগনানো শহরে এক পাথর খোদাইকারীর পরিবারের সাথে বসবাস করেন। এই শহরে মিকেলাঞ্জেলোর পিতার মালিকানাধীন একটি মার্বেল খনি ও একটি ছোট খামার ছিল।", "question_text": "মাইকেলেঞ্জেলো ইতালির কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "ক্যাপ্রিসি", "start_byte": 165, "limit_byte": 195}]} {"id": "8387770267775678164-2", "language": "bengali", "document_title": "শৌচাগার", "passage_text": "তীব্র পানিবাহিত রোগ যেমন ডায়রিয়া এবং কলেরার ক্ষেত্রে খারাপ পয়ঃনিষ্কাষণ ব্যবস্থা পানিদূষন ঘটায়।তাই ইতিহাসের শুরুর দিক থেকেই শৌচাগার একটা ভাবনার বিষয় ছিলো। এক্ষেত্রে ইন্দু উপত্যকার জনগণ শৌচাগার বিশেষ করে ব্যক্তিগত ফ্লাশ শৌচাগারের উন্নয়নের জন্য সমাধিক পরিচিত। এরপর ১৮৫৬ সালে আধুনিক ফ্লাশ শৌচাগার পদ্ধতি আবিষ্কার কারেন জন হেরিংটন। তবে তা তখনও ব্যবহার করা শুরু হয় নি। এমনকি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে সমগ্র লন্ডনে তখনও ব্যক্তিগত ফ্লাশ শৌচাগার ছিলো না।", "question_text": "আধুনিক ফ্লাশ শৌচাগার পদ্ধতি সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "জন হেরিংটন", "start_byte": 873, "limit_byte": 901}]} {"id": "-4732389612717988868-0", "language": "bengali", "document_title": "ধুবড়ী", "passage_text": "ধুবড়ি ভারতবর্ষের ধুবড়ি জেলার (অসম) সদর। এটি ব্রহ্মপুত্র ও গদাধর নদীর তীরবর্তী একটি পুরাতন ঐতিহাসিক তাৎপর্যপূর্ণ শহর। ১৮৮৩ সনে শহরে প্রথম পৌরসভা গঠন করা হয়। শহরটি রাজ্যের রাজধানী দিসপুর থেকে প্রায় ২৭৭.৪ কিলোমিটার (১৭২ মাইল) দূরত্বে পশ্চিমদিকে অবস্থিত।", "question_text": "ভারতবর্ষের ধুবড়ি জেলাটি কোন রাজ্যে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "অসম", "start_byte": 86, "limit_byte": 95}]} {"id": "-7550923785717299947-8", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "পবিত্র ঋগ্বেদ হচ্ছে সবচেয়ে প্রাচীনতম বেদ এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ জীবিত ভারতীয় লেখা। এই গ্রন্থটি মূলত ১০টি পুস্তক(সংস্তৃত: मण्डल) এ বিভক্ত যা ১,০২৮ টি বৈদিক সংস্কৃত সূক্তের সমন্বয়। ঋগ্বেদে মোট ১০, ৫৫২টি ঋক বা মন্ত্র রয়েছে।[21][22][23] \"ঋক\" বা স্তুতি গানের সংকলন হল ঋগ্বেদ সংহিতা।\nঈশ্বর, দেবতা ও প্রকৃতি বিষয়ক আলোচনা ঋগবেদে প্রাধান্য পেয়েছে।", "question_text": "পৃথিবীর প্রাচীনতম বেদ কোনটি ?", "answers": [{"text": "ঋগ্বেদ", "start_byte": 19, "limit_byte": 37}]} {"id": "-3503827879669427819-2", "language": "bengali", "document_title": "অপ্সরা", "passage_text": "সংস্কৃত শব্দ অপ্ ( বাংলা অর্থ জল বা পানি) হতে এদের উৎপত্তি তাই এদের অপ্সরা বলা হয়। এরা নাচে-গানে পারদর্শী ছিলেন। এই কারণেই এদের ইন্দ্রের সভা গায়িকা ও নর্তকী হিসেবে দেখা যায়। অপ্সরাদের অধিপতি ছিলেন কামদেব। অপ্সরাদের সংখ্যা মোটামুটি ৬০ কোটি।", "question_text": "অপ্সরা শব্দটির উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে ?", "answers": [{"text": "সংস্কৃত শব্দ অপ্", "start_byte": 0, "limit_byte": 44}]} {"id": "1418591645321369364-5", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের চলচ্চিত্র", "passage_text": "১৯১৩ সালে প্রযোজক ও পরিচালক দাদাসাহেব ফালকের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে বলিউড। সে বছর ৩ মে তাঁর পরিচালিত প্রথম ভারতীয় ছবি রাজা হরিশচন্দ্র মুক্তি পায় করোনেশন সিনেমায়। ছবিটি ছিল নির্বাক।[3] ১৯৩১ সালে আরদেশির ইরানির প্রযোজনায় নির্মিত হয় প্রথম সবাক হিন্দি ছবি আলম আরা।[4]", "question_text": "বলিউডের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১৩ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 25}]} {"id": "2587325052835051518-5", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "সেই সন্ধ্যায়, লেখিকা তার প্রথম উপন্যাস লেখা-পূর্ব পরিকল্পনায় হাত দেন, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন, একটি আধা-পরিপূর্ণ পরিকল্পনা যাতে ছিল সাত বইয়ের কাহিনীর ঘটনা, বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও আত্মজীবনীমূলক তথ্যাবলী,ও জাদুর দুনিয়া সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য।[11] শেষ পর্যন্ত রাউলিং পর্তুগালে চলে যান, যেখনে তিনি তার প্রথম স্বামীকে ১৯৯২ সালে বিয়ে করেন, এবং ১৯৯৩ সালে তার প্রথম সন্তান জেসিকা জন্মগ্রহণ করে। এসময় তিনি ফিলোসফার্স স্টোন লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিবাহ বিচ্ছেদের পর রাউলিং তার মেয়েকে নিয়ে ব্রিটেনে ফিরে আসেন ও এডিনবার্গে তার বোনের কাছাকাছি বসবাস শুরু করেন। এসময় তিনি লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন একটি কফি হাউজে। সপ্তাহে তার আয় ছিল মাত্র £৯০ (যার মধ্যে £৭০ ছিল সমাজ কল্যাণ থেকে) এবং তিনি তার মেয়ের জন্য কোন নার্সারীর ব্যবস্থা করতে পারেননি, তার ঘুমন্ত শিশু মেয়েটি তার লেখার সর্বক্ষনের সঙ্গী ছিল। রাউলিং পরিশ্রম করে তার লেখা শেষ করেন যা তিনি কখনও শেষ করতে পারবেন না বলে ভয় করেছিলেন।", "question_text": "জে. কে. রাউলিং রচিত প্রথম উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন", "start_byte": 190, "limit_byte": 300}]} {"id": "1748913151736851987-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা", "passage_text": "ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা (English: Cricket South Africa) পেশাদার ও সৌখিন - উভয় ধরনের ক্রিকেট খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বোচ্চ পরিচালনা পরিষদ। প্রকৃতপক্ষে ১৯৯১ সালে এ সংস্থাটি দক্ষিণ আফ্রিকা ইউনাইটেড ক্রিকেট বোর্ড নামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ২৯ জুন, ১৯৯১ তারিখে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্য পদ লাভ করে। জোহানেসবার্গভিত্তিক এ সংস্থার প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন হারুন লরগাত ও দক্ষিণ আফ্রিকা দলের কোচ হিসেবে রয়েছেন রাসেল ডোমিঙ্গো।", "question_text": "দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের বর্তমান প্রশিক্ষক কে ?", "answers": [{"text": "রাসেল ডোমিঙ্গো", "start_byte": 1103, "limit_byte": 1143}]} {"id": "8191247764949796343-0", "language": "bengali", "document_title": "প্রাচীন মিশর", "passage_text": "প্রাচীন মিশর উত্তর আফ্রিকার পূর্বাঞ্চলের একটি প্রাচীন সভ্যতা। নীল নদের নিম্নভূমি অঞ্চলে এই সভ্যতা গড়ে ওঠে। এই অঞ্চলটি বর্তমানে মিশর রাষ্ট্রের অধিগত। খ্রিষ্টপূর্ব ৩১৫০ অব্দ নাগাদ[1] প্রথম ফারাওয়ের অধীনে উচ্চ ও নিম্ন মিশরের রাজনৈতিক একীকরণের মাধ্যমে এই সভ্যতা এক সুসংহত রূপ লাভ করে। এরপর তিন সহস্রাব্দ কাল ধরে চলে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার বিকাশপর্ব।[2] প্রাচীন মিশরের ইতিহাস একাধিক স্থায়ী রাজ্য-এর ইতিহাসের একটি সুশৃঙ্খলিত ধারা। মধ্যে মধ্যে বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতার পর্ব দেখা দিয়েছিল। এই পর্বগুলি অন্তর্বর্তী পর্ব নামে পরিচিত। নতুন রাজ্যের সময়কাল এই সভ্যতার চূড়ান্ত বিকাশপর্ব। এর পরই ধীরে ধীরে মিশরীয় সভ্যতার পতন আরম্ভ হয়। প্রাচীন মিশরের ইতিহাসের শেষ পবে একাধিক বৈদেশিক শক্তি মিশর অধিকার করে নেয়। খ্রিষ্টপূর্ব ৩১ অব্দে আদি রোমান সাম্রাজ্য মিশর অধিকার করে এই দেশকে একটি রোমান প্রদেশে পরিণত করলে ফারাওদের শাসন আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত হয়।[3]", "question_text": "প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে ওঠে ?", "answers": [{"text": "নীল", "start_byte": 170, "limit_byte": 179}]} {"id": "-5752897831660376938-4", "language": "bengali", "document_title": "বয়ঃসন্ধি", "passage_text": "যদিও বয়ঃসন্ধি শুরুর সাধারণ বয়সসীমার মধ্যে ব্যাপক তারতম্য রয়েছে, কিন্তু গড়পড়তা মেয়েদের বয়ঃসন্ধির প্রক্রিয়া ছেলেদের ১-২ বছর আগে শুরু হয় (গড় বয়স: মেয়েদের ৯-১৪ বছর, এবং ছেলেদের ১০-১৭ বছর)[1] এবং অল্পসময়ের মাঝেই সম্পূর্ণতাপ্রাপ্ত হয়।[2] সাধারণত বয়ঃসন্ধির প্রথম লক্ষণ দেখা দেয়ার চার বছরের মধ্যেই মেয়েরা তাদের উচ্চতা ও প্রজনন পরিপূর্ণতা লাভ করে। এক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে ছেলেদের বৃদ্ধিটা হয় একটু ধীরে, কিন্তু সাধারণত বয়ঃসন্ধির পরিবর্তন শুরুর ছয় বছরের মধ্যে তারাও পরিপূর্ণতা লাভ করে।", "question_text": "পুরুষদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধির সময়কাল কত ?", "answers": [{"text": "১০-১৭ বছর", "start_byte": 489, "limit_byte": 512}]} {"id": "-8283783424207721870-15", "language": "bengali", "document_title": "সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জা", "passage_text": "২০০৯ সালের মার্চে মেক্সিকোতে পাঁচ বছরের শিশু এডগার হার্নানদেজ অসুস্থ হয়ে পড়ে। তার লক্ষণগুলো ছিল জ্বর, মাথা ব্যাথা এবং গলা ব্যাথা। ডাক্তাররা তার অসুখকে সাধারণ ঠান্ডা জনিত বলে চিহ্নিত করেন। পরবর্তিতে তার স্যাম্পল কানাডাতে পাঠানো হয়। সেখানে বিজ্ঞানীরা এডগারে স্যাম্পলে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস খুজে পান, যেটা মূলত শূকর হতে এসেছিল (সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জা)। পরবর্তিতে দেখা যায় ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে এডগাড়ের গ্রাম লা গ্লোরিয়াতে কয়েকশত মানুষ একই লক্ষণ জনিত রোগে আক্রান্ত হয়েছিল।", "question_text": "সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস কবে প্রথম শনাক্ত করা হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৯ সালের মার্চে", "start_byte": 0, "limit_byte": 47}]} {"id": "-4899381839662825690-20", "language": "bengali", "document_title": "ভারতে নারী", "passage_text": "১৯১৭ সালে ভারতের জাতীয় কংগ্রেস সমর্থিত প্রথম নারী প্রতিনিধিদল নারীর রাজনৈতিক অধিকার নিষ্চিত্ করার দাবি নিয়ে রাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে সাক্ষাত করেন।  ১৯২৭ সালে পুণেতে নিখিল ভারত নারীশিক্ষা বিষয়ক আলোচনাচক্র(অল ইন্ডিয়া উইমেনস এডুকেশন কনফারেন্স) অনুষ্ঠিত হয়, এবং এটি সামাজিক উন্নয়ণমূলক আন্দোলনের একটি প্রধান সংগঠন হয়ে ওঠে। ১৯২৯ সালে বাল্যবিবাহ নিবর্তন আইন পাস হয়, যেখালে একটি মেয়ের বিয়ে করার ন্যূনতম বয়স ১৪ বছর বলে স্থির করা হয়। যদিও মহাত্মা গান্ধী নিজে তেরো বছর বয়সে বিবাহ করেন, পরে তিনি বাল্যবিবাহ বর্জন করার জন্য এবং বাল-বিধবাদের বিয়ে করার জন্য দেশের যুবকদের আহ্বান জানান।", "question_text": "ভারতীয় আইন অনুসারে কত বছর বয়সে একজন মেয়ে বিবাহ করার যোগ্যতা অর্জন করে ?", "answers": [{"text": "১৪", "start_byte": 1090, "limit_byte": 1096}]} {"id": "500673365675488405-6", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের ইতিহাস", "passage_text": "বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দেশব্যাপী এক স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেয়। অবশেষে, ১৯৪৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশ গ্রেট ব্রিটেনের অধীনতাপাশ ছিন্ন করে ধর্মের ভিত্তিতে ভারত বিভক্ত হয়। উপমহাদেশের পূর্ব ও পশ্চিমাংশের মুসলমান অধ্যুষিত অঞ্চলগুলি নিয়ে পাকিস্তান ও অবশিষ্ট অঞ্চল ভারতীয় প্রজাতন্ত্র নামে পরিচিত হয়। পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চল ১৯৭১ সালে এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসেবে আত্ম-প্রতিষ্ঠা করে।", "question_text": "ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের সূচনা হয়েছিল কত সালে ?", "answers": [{"text": "১৯৪৭", "start_byte": 269, "limit_byte": 281}]} {"id": "-4781125666649187936-0", "language": "bengali", "document_title": "কুলম্বের সূত্র", "passage_text": "কুলম্বের সূত্র তথা কুলম্বের বিপরীত বর্গীয় সূত্র হলো পদা্র্থবিজ্ঞানের এমন একটি সূত্র,যা দুটি আধানের (চার্জের) মধ্যবর্তী আকর্ষণ বা বিকর্ষণের স্বরুপ ব্যাখ্যা করে। ১৭৮৫ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি পদার্থবিদ চার্লস অগাস্টিন ডি কুলম্ব সূত্রটি আবিষ্কার করেন এবং তিনি তড়িৎ চুম্বকত্বের যথেষ্ট উন্নতি সাধন করেন। এই সূত্র নিউটনের মহাকর্ষীয় সূত্র-এর সদৃশ। কুলম্বের সূত্র থেকে গাউসের সূত্র পাওয়া যায় এবং তদ্বিপরীত। এই সূত্রটি ব্যপকভাবে পরীক্ষিত এবং প্রমাণিত।", "question_text": "পদার্থবিজ্ঞানে কুলম্বের সূত্রটি কে আবিষ্কার করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "চার্লস অগাস্টিন ডি কুলম্ব", "start_byte": 527, "limit_byte": 596}]} {"id": "-699522616384955754-0", "language": "bengali", "document_title": "টোকিও", "passage_text": "টোকিও বা তৌকিঔ[টীকা 1] (জাপানি ভাষায়: 東京 তৌক্যৌ) পূর্ব এশিয়ার প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র জাপানের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। সরকারীভাবে এটি তৌকিঔ-তো (東京都) অর্থাৎ টোকিও মহানগরী নামে পরিচিত। এটিকে জাপানের ৪৭টি জেলার একটি হিসেবে গণ্য করা হয়।[1][2] টোকিও বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ শহরগুলির একটি। এর আয়তন প্রায় ২৪০ বর্গকিলোমিটার। মূল শহরে প্রায় ৯০ লক্ষ লোকের বাস। বৃহত্তর টোকিও মহানগর এলাকাতে প্রায় ১ কোটি ৩০ লক্ষ লোকের বাস, যা জাপানের মোট জনসংখ্যার এক দশমাংশ; এটি বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল বৃহত্তর মহানগর এলাকা।[3] টোকিও থেকে বন্দরনগরী ইয়োকোহামা পর্যন্ত অঞ্চলটি অবিচ্ছিন্নভাবে জন-অধ্যুষিত বলে কিছু বিশেষজ্ঞ টোকিও-ইয়োকোহামাকে একটিমাত্র মহানগর এলাকা হিসেবে গণ্য করেন, যার জনসংখ্যা প্রায় ৩ কোটি ৮০ লক্ষ।", "question_text": "টোকিও শহরের বর্তমান জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "৩ কোটি ৮০ লক্ষ", "start_byte": 1829, "limit_byte": 1865}]} {"id": "6950988906492304404-8", "language": "bengali", "document_title": "বেদ", "passage_text": "পবিত্র ঋগ্বেদ হচ্ছে সবচেয়ে প্রাচীনতম বেদ এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ জীবিত ভারতীয় লেখা। এই গ্রন্থটি মূলত ১০টি পুস্তক(সংস্তৃত: मण्डल) এ বিভক্ত যা ১,০২৮ টি বৈদিক সংস্কৃত সূক্তের সমন্বয়। ঋগ্বেদে মোট ১০, ৫৫২টি ঋক বা মন্ত্র রয়েছে।[21][22][23] \"ঋক\" বা স্তুতি গানের সংকলন হল ঋগ্বেদ সংহিতা।\nঈশ্বর, দেবতা ও প্রকৃতি বিষয়ক আলোচনা ঋগবেদে প্রাধান্য পেয়েছে।", "question_text": "সবচেয়ে প্রাচীন বেদের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ঋগ্বেদ", "start_byte": 19, "limit_byte": 37}]} {"id": "-8714625401993745083-0", "language": "bengali", "document_title": "আডলফ হিটলার", "passage_text": "আডলফ হিটলার ( [ˈadɔlf ˈhɪtlɐ] জার্মান ভাষায়: Adolf Hitler আডল্‌ফ্‌ হিট্‌লা) (২০শে এপ্রিল, ১৮৮৯ - ৩০শে এপ্রিল, ১৯৪৫) অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত জার্মান রাজনীতিবিদ যিনি ন্যাশনাল সোশ্যালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। হিটলার ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানির চ্যান্সেলর এবং ১৯৩৪ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত সে দেশের ফিউরার ছিলেন।", "question_text": "আডলফ হিটলার কোন বংশোদ্ভূত ব্যক্তি ছিলেন ?", "answers": [{"text": "অস্ট্রীয়", "start_byte": 254, "limit_byte": 281}]} {"id": "-6374363245001826745-1", "language": "bengali", "document_title": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল", "passage_text": "১৫ জুন, ১৯০৯ সালে ইংল্যান্ডের লর্ডসে এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু হয়।[3] তখন এর নাম ছিল ইম্পেরিয়াল ক্রিকেট কনফারেন্স। প্রতিষ্ঠাকালীন এর সদস্য ছিল ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা। শুরুতে কেবলমাত্র কমনওয়েলথভূক্ত দেশসমূহই এত যুক্ত হতে পারতো।[4] পরবর্তীতে এতে যোগ দেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, ভারত ও পাকিস্তান ক্রিকেট দল।", "question_text": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৫ জুন, ১৯০৯ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 43}]} {"id": "1372250687462056210-99", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "১৯৫৭ সালের ৪ঠা অক্টোবর সোভিয়েত ইউনিয়ন মহাশূন্যে বিশ্বের সর্বপ্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপ করে, যার নাম ছিল স্পুতনিক ১। উপগ্রহটি ঘণ্টায় ২৮ হাজার কিলোমিটার বেগে ৯৬ মিনিটে একবার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করত এবং একটি বেতার সংকেত প্রেরণ করতে থাকে যা বিশ্বের সর্বত্র গৃহীত হয়। এরপরে স্পুতনিক ২ নামক উপগ্রহে করে লাইকা নামের কুকুরটি প্রথম প্রাণী হিসেবে মহাশূন্যে ভ্রমণ করে; মহাকাশযানটি পৃথিবীতে ফেরত আসতে পারেনি, ফলে মহাশূন্যেই লাইকার মৃত্যু ঘটে। ঠিক তার পরের বছরই ১৯৫৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ এক্সপ্লোরার ১ উৎক্ষেপন করে। দুই পক্ষই মহাকাশ বিজ্ঞানের পেছনে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে। ১৯৫৯ সালে সোভিয়েত মহাশূন্য অনুসন্ধান উপগ্রহ লুনা ২ চাঁদে অবতরণ করে। ১৯৬১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন সর্বপ্রথম মানুষ পরিবহনকারী মহাকাশযান ভোস্তক ১ আকাশে উৎক্ষেপ করে। সোভিয়েত ইউরি গ্যাগারিন প্রথম নভোচারী হিসেবে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেন; তিনি ১৯৬১ সালের ১২ই এপ্রিল পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে ৩০০ কিলোমিটার উচ্চতায় ভোস্তক মহাকাশযানে বসে প্রায় ৮৯ মিনিট ধরে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করেন। ১৯৬৩ সালে ভালেন্তিনা তেরেস্কোভা প্রথম নারী হিসেবে মহাশূন্যে ভ্রমণ করেন। ১৯৬৫ সালে রুশ নভোচারী আলেক্সি লেওনভ প্রথম নভোচারী হিসেবে মহাশূন্যে পদচারণা করেন।", "question_text": "বিশ্বের কোন দেশ প্রথম মানব মহাশূন্য যাত্রা করে ?", "answers": [{"text": "সোভিয়েত ইউনিয়ন", "start_byte": 1826, "limit_byte": 1872}]} {"id": "8602133239914760821-0", "language": "bengali", "document_title": "মীরাবাঈ", "passage_text": "মীরাবাঈ (Rajasthani: मीराबाई) (১৪৯৮-১৫৪৭ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন একজন অভিজাতবংশীয় হিন্দু অতিন্দ্রীয়বাদী সংগীতশিল্পী ও সহজিয়া (অসাম্প্রদায়িক) কৃষ্ণ-ভক্ত। তিনি রাজস্থান অঞ্চলের অধিবাসী ছিলেন। মীরাবাঈ বৈষ্ণব ভক্তি আন্দোলনের সন্ত ধারার প্রধান ব্যক্তিত্বদের অন্যতম। মনে করা হয়, তিনি বারোশো থেকে তেরোশো ভজন রচনা করেছিলেন। এই গানগুলি সারা ভারতে জনপ্রিয়তা লাভ করে। ভক্তিবাদী ধারায় রচিত এই গানগুলির মাধ্যমে তিনি কৃষ্ণের প্রতি তাঁর প্রেম ব্যক্ত করেছিলেন।", "question_text": "মীরাবাঈ কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৪৯৮", "start_byte": 59, "limit_byte": 71}]} {"id": "8671424860275717889-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা", "passage_text": "\n\nউত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা ভারত এর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহরের উত্তরপূর্ব দিকের একটি জেলা। জেলাটি প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। ১৯৮৩ সালে ডঃ অশোক মিত্রের প্রশাসনিক সংস্কার কমিটি এই জেলাকে বিভাজনের সুপারিশ করেন। ১৭ই ফাল্গুণ ১৩৯২ বঙ্গাব্দে (১৯৮৬ সালে ১লা মার্চ) ২৪ পরগণা জেলাটিকে দ্বিখণ্ডিত করে ওই জেলার উত্তরাংশ নিয়ে উত্তর ২৪ পরগণা জেলা স্থাপন করা হয়৷ এর প্রশাসনিক ভবন ও সদর দপ্তর বারাসাত শহরে অবস্থিত৷ বারাসাত, বারাকপুর, বনগাঁ, বসিরহাট, বিধাননগর এই পাঁচটি মহকুমা নিয়ে উত্তর ২৪ পরগণা জেলা গঠিত।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "বারাসাত", "start_byte": 1077, "limit_byte": 1098}]} {"id": "-6771337905641244866-0", "language": "bengali", "document_title": "সংবাদ প্রভাকর", "passage_text": "সংবাদ প্রভাকর ছিল ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি দৈনিক বাংলা সংবাদপত্র। ১৮৩১ সালে একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র হিসেবে এটি চালু হয় এবং আট বছর পর ১৮৩৯ সালে এটি একটি দৈনিক সংবাদপত্রে রূপান্তরিত হয়। এটিই বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম দৈনিক সংবাদপত্র। ব্রিটিশ ভারত ও বিদেশের সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি এই সংবাদপত্র ধর্ম, রাজনীতি, সমাজ ও সাহিত্য সম্পর্কে নিজস্ব মতামত প্রকাশ করত। বাংলার নবজাগরণ ও নীল বিদ্রোহের প্রতি মানুষকে সহানুভূতিশীল করে তোলার ক্ষেত্রে এই সংবাদপত্রের বিশেষ প্রভাব ছিল।[1]", "question_text": "সংবাদ প্রভাকর পত্রিকার প্রথম প্রকাশকাল কত ?", "answers": [{"text": "সংবাদ প্রভাকর", "start_byte": 0, "limit_byte": 37}]} {"id": "-7478200230860381249-1", "language": "bengali", "document_title": "বিলাল ইবনে রাবাহ", "passage_text": "বিলাল ইবনে রাবাহ ৫৮০ খ্রিস্টাব্দে হেজাজের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন।[6] তার পিতা রাবাহ ছিলেন একজন আরব দাস এবং তার মাতা হামামাহ ছিলেন একজন প্রাক্তন আবিসিনিয় রাজকুমারী, যাকে আমুল-ফিল এর ঘটনার সময় আটক করে দাসী করে রাখা হয়। দাস হিসেবে জন্মানোয়, বিলাল (রা:) কেও তার মনিব উমাইয়া ইবন খালাফ এর জন্য কাজ করতে হয়। কঠোর পরিশ্রমী ছিলেন বলে বিলাল (রা:) একজন ভাল দাস হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন এবং তার কাছেই আরবের পুতুলগুলোর ঘরের চাবি থাকতো। কিন্তু বর্ণবাদ এবং আরবের সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে সেসময় তিনি সমাজের উচুস্তরে যেতে পারেননি।[6]", "question_text": "বিলাল ইবনে রাবাহ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৫৮০ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 45, "limit_byte": 91}]} {"id": "9012442958749642878-0", "language": "bengali", "document_title": "ভাস্কো দা গামা", "passage_text": "ভাস্কো দা গামা (১৪৬৯ - ডিসেম্বর ২৪, ১৫২৪, কোচি, ভারত) একজন পর্তুগীজ অনুসন্ধানকারী এবং পর্যটক যিনি প্রথম পঞ্চদশ শতাব্দীতে সমুদ্রপথে ইউরোপ থেকে ভারতে আসেন। তিনিই প্ৰথম ইউরোপীয় ব্যক্তি যিনি সম্পূৰ্ণ সাগর পথ পাড়ি দিয়ে ভারতে এসে উপস্থিত হন, তাঁর ভ্ৰমণে এশিয়া এবং ইউরোপকে সংযোগ করার সাথে সাথে আটলান্তিক মহাসাগর এবং ভারত মহাসাগরকে সংযোগ করেছিল এবং এ দিক থেকেই তিনি পশ্চিমা সংস্কৃতির সাথে পাশ্চাত্য দুনিয়ার সেতুবন্ধন গড়ে তোলেন৷ তাঁর প্ৰথম ভারতমুখী ভ্ৰমণে (১৪৯৭-১৪৯৯) এই কাজ সম্পন্ন হয়েছিল৷ ভাস্কো দা গামার এই আবিষ্কার বৈশ্বিক সাম্ৰাজ্যবাদের ইতিহাসে অতি তাৎপৰ্য্যপূৰ্ণ ছিল কারণ এই ভ্ৰমণের দ্বারাই পর্তুগীজদের এশিয়া মহাদেশে দীৰ্ঘকালীন উপনিবেশ স্থাপনের পথ সুগম হয়েছিল৷ তাঁর দ্বারা আবিষ্কৃত পথটি বিবাদপূৰ্ণ ভূমধ্য সাগর এবং বিপদজনক আরব উপদ্বীপ পার হওয়া থেকে রেহাই দিয়েছিল কারণ সমগ্র পথটিই ছিল সাগর পথে৷", "question_text": "ভাস্কো দা গামা কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৪৬৯ - ডিসেম্বর ২৪", "start_byte": 40, "limit_byte": 86}]} {"id": "-1310691845151397796-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "আনুমানিক ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে (হস্তিবর্ষ) মক্কা নগরীতে জন্ম নেওয়া মুহাম্মাদ মাতৃগর্বে থাকাকালীন পিতা হারা হন শিশু বয়সে মাতাকে হারিয়ে এতিম হন এবং প্রথমে তাঁর পিতামহ আবদুল মোত্তালিব ও পরে পিতৃব্য আবু তালিবের নিকট লালিত পালিত হন। হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকার পর ৪০ বছর বয়সে তিনি নবুওয়াত লাভ করেন। জিবরাইল এই পর্বতের গুহায় আল্লাহর তরফ থেকে তাঁর নিকট ওহী নিয়ে আসেন।[16] তিন বছর পর ৬১০ খ্রিস্টাব্দে[17] মুহাম্মাদ প্রকাশ্যে ওহী প্রচার করেন,[18] এবং ঘোষণা দেন \"আল্লাহ এক\" ও তাঁর নিকট নিজেকে সঁপে দেওয়ার মধ্যেই জাগতিক কল্যাণ নিহিত,[19] এবং ইসলামের অন্যান্য পয়গম্বরদের মত তিনিও আল্লাহর প্রেরিত দূত।[20][21]", "question_text": "আবু আল-কাশিম মুহাম্মাদ ইবনে ʿআবদুল্লাহ ইবনে ʿআবদুল মুত্তালিব ইবনে হাশিম কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "মক্কা নগরীতে", "start_byte": 102, "limit_byte": 136}]} {"id": "3926925105440102275-2", "language": "bengali", "document_title": "ব্রহ্মপুত্র নদ", "passage_text": "১৭৮৭ সালে ভূমিকম্পের কারণে ব্রহ্মপুত্র নদীর তলদেশ‌ উঠিত হবার কারনে এর দিক পরিবর্তিত হয়ে যায়।১৭৮৭ সালের আগে এটি ময়মনসিংহের উপর দিয়ে আড়াআড়ি ভাবে বয়ে যেত‌।পরবর্তিতে এর নতুন শাখা নদীর সৃষ্টি হয়।যা যমুনা নামে পরিচিত।উৎপত্তিস্থলকে এর দৈর্ঘ্য ২৮৫০ কিলোমিটার। ব্রহ্মপুত্র নদীর সর্বাধিক প্রস্থ ১০৪২৬ মিটার (বাহাদুরাবাদ)। এটিই বাংলাদেশের নদীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছে। ব্রহ্মপুত্রের প্রধান শাখা হচ্ছে যমুনা। এক কালের প্রশস্ত ব্রহ্মপুত্র নদ বর্তমানে (২০১১) শীর্ণকায়।", "question_text": "ব্রহ্মপুত্র নদের মোট দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "২৮৫০ কিলোমিটার", "start_byte": 661, "limit_byte": 701}]} {"id": "-9166124787929336642-2", "language": "bengali", "document_title": "বিধানচন্দ্র রায়", "passage_text": "বিধানচন্দ্রের লেখাপড়ার সূচনা হয়েছিল এক গ্রাম্য পাঠশালায়। পরে পাটনার টি. কে. ঘোষ ইনস্টিটিউশন এবং তারপর পাটনা কলেজিয়েট স্কুলে পড়াশোনা করেন। ১৮৯৭ সালে মাতৃবিয়োগের এক বছর পর প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে পাটনা কলেজে ভরতি হন। সেখান থেকে ১৮৯৭ সালে এফ.এ. এবং ১৯০১ সালে গণিতে সাম্মানিক সহ বি.এ. পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তিনি। ১৯০১ সালে পাটনা কলেজ থেকে গণিতে অনার্স সহ বি.এ. পাশ করে তিনি কলকাতায় চলে আসেন। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ থেকে ১৯০৬ সালে এল এম এস এবং দু বছর পর মাত্র ছাব্বিশ বছর বয়সে এম ডি ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর ইংল্যান্ড গিয়ে লন্ডনের বার্থেলেমিউ কেবল দু বছর সময়কালে একসাথে এম আর সি পি (লন্ডন)এবং এফ আর সি এস (ইংল্যান্ড) পরীক্ষায় সসম্মান উত্তীর্ণ হয়ে [1]।", "question_text": "ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায় কোন কলেজ থেকে ডাক্তারি পড়েন ?", "answers": [{"text": "কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ", "start_byte": 1069, "limit_byte": 1128}]} {"id": "607664623195465154-1", "language": "bengali", "document_title": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র", "passage_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আয়তন প্রায় ৯৮.৩ লক্ষ বর্গকিলোমিটার (৩৭.৯ লক্ষ বর্গমাইল)। দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৩০ কোটি ৯০ লক্ষ। সামগ্রিক আয়তনের হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের তৃতীয় অথবা চতুর্থ বৃহত্তম রাষ্ট্র। আবার স্থলভূমির আয়তন ও জনসংখ্যার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম দেশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমাজ বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বৈচিত্র্যমণ্ডিত বহুজাতিক সমাজব্যবস্থা। বহু দেশ থেকে বিভিন্ন জাতির মানুষের অভিবাসনের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আজ একটি বহুসংস্কৃতিবাদী দেশ।[10] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি বিশ্বের বৃহত্তম জাতীয় অর্থনীতি। ২০০৮ সালে দেশের আনুমানিক জিডিপি হার ছিল ১৪.৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার (নামমাত্র বিশ্ব জিডিপির এক চতুর্থাংশ এবং ক্রয় ক্ষমতা সমতায় বিশ্ব জিডিপির এক পঞ্চমাংশ)।[11][12]", "question_text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান (২০১৯) জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৩০ কোটি ৯০ লক্ষ", "start_byte": 262, "limit_byte": 320}]} {"id": "2682298498500638129-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনালের তালিকা", "passage_text": "\nক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল তালিকায় ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাত্র ৫টি ক্রিকেট দলের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল ১৯৭৫ সাল থেকে অদ্যাবধি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় বিজয়ী হয়ে ট্রফি জয়ে সক্ষমতা দেখিয়েছে। সর্বপ্রথম ১৯৭৫ সালে ইংল্যান্ডে ক্রিকেটের এই বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার সূচনা ঘটে।[1] এ ক্রীড়ার বৈশ্বিক পরিচালনা পরিষদ হিসেবে আইসিসি’র সদস্য দেশের পুরুষ জাতীয় ক্রিকেট দলের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়।[2] চার বছর অন্তর ক্রিকেট বিশ্বকাপের সর্বশেষ আসরটি ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়।[3] এতে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল নিউজিল্যান্ড দলকে পরাভূত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।", "question_text": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বের ম্যাচে কোন দলের জয় হয় ?", "answers": [{"text": "অস্ট্রেলিয়া", "start_byte": 1729, "limit_byte": 1765}]} {"id": "2173402754641434684-7", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন", "passage_text": "১৮৫৭–৫৮ সালে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে উত্তর এবং মধ্য ভারতে বিদ্রোহের ভারতীয় মহাবিদ্রোহ (সিপাহী বিদ্রোহ), ১৮৫৭ ছিল একটি পর্যায়কাল। এই বিদ্রোহ ছিল কয়েক দশকের ভারতীয় সৈন্য এবং তাদের ব্রিটিশ অফিসারের মধ্যে সাংস্কৃতিক পার্থক্যের ফল। মুঘল এবং পেশয়ার মত ভারতীয় শাসকদের প্রতি ব্রিটিশের ভিন্ন নীতি এবং অযোধ্যার সংযুক্তি ভারতীয়দের মধ্যে রাজনৈতিক মত পার্থক্য সূত্রপাত করছিল। লর্ড ডালহৌসীর স্বত্ত্ববিলোপ নীতি যা দিল্লীর মুঘল মাম্রাজ্যের অপসারণ, কিছু জনগণ রেগে গিয়েছিল। সিপাহী বিদ্রোহ সুনির্দিষ্ট কারণ যে ১৮৫৩ সালে তৈরি .৫৫৭ ক্যালিবার এনফিল্ড(পি/৫৩) রাইফেল কার্তুজ গরু ও শুকরের চর্বি দিয়ে তৈরি হতো। সৈন্যের‍া তাদের রাইফেলের কার্তুজ লোড করার সময় তাদের তা দাঁত দিয়ে ভাঙে লাগাতে হতো। যেহেতু গরু ও শুকরের চর্বি মুখে দেওয়া হিন্দু এবং মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের সৈন্যদের কাছে অধার্মিক কাজ ছিল। ফেব্রুয়ারী ১৮৫৭তে, সিপাহীরা (ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে ভারতীয় সৈন্য) নতুন কার্তুজ ব্যবহার করতে অস্বীকার করেছিল। ব্রিটিশ নতুন কার্তুজ প্রতিস্থাপন কর‍ার দাবী করেছিল এবং যা মৌমাছির তেল ও শাকসব্জী তেল থেকে তৈরী হবে। কিন্তু সিপাহীদের কাছে গুজব টিকে থেকেছিল।", "question_text": "ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সূচনা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "ভারতীয় মহাবিদ্রোহ", "start_byte": 184, "limit_byte": 236}]} {"id": "7641625746384185191-0", "language": "bengali", "document_title": "কলু", "passage_text": "কলু একটি পেশাজীবি জনগোষ্ঠীর নামে যারা বিভিন্ন তৈলবীজ থেকে ভোজ্যতেল উৎপাদন করে। স্ত্রীলিঙ্গে কলুনি। তেলবীজ পেষার জন্যে পশুদ্বারা চালিত যে দেশীয় যন্ত্রটি কলুরা ব্যবহার করে তার নাম ঘানি। কলুরা যে পাড়ায় থাকে তাকে বলে কলুটোলা। কলুরা ঘানিতে সরিষা, তিসি, সয়াবিন, সূর্যমুখী, ভেন্না, শুকনো নারিকেল প্রভৃতি উপাদান ভাঙিয়ে তেল তৈরী করে।[1]", "question_text": "তেলবীজ পেষার জন্যে পশুদ্বারা চালিত যন্ত্রটিকে কি বলা হয় ?", "answers": [{"text": "ঘানি", "start_byte": 483, "limit_byte": 495}]} {"id": "5234675839025575431-22", "language": "bengali", "document_title": "সৌদি আরবের ইতিহাস", "passage_text": "\n\n১৯১৬ সালে, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের উৎসাহ ও সমর্থনে[20] (যারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে উসমানীয় লড়াই করছিল), মক্কার শরিফ [[হুসাইন বিন আলি, মক্কার শরিফ|হুসাইন বিন আলি]] আরবের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা এবং আরব অঞ্চলকে সিরিয়ার আলেপ্পো থেকে ইয়েমেনের আডিন পর্যন্ত বিস্তৃত করে একক আরব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে প্যান-আরব বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন । ", "question_text": "কত সালে আরব বিদ্রোহের সূচনা হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯১৬", "start_byte": 2, "limit_byte": 14}]} {"id": "8019055478752645486-16", "language": "bengali", "document_title": "সুভাষচন্দ্র বসু", "passage_text": "সুভাষচন্দ্র বসুর সবচেয়ে বিখ্যাত উক্তি হল, \"তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব\" (হিন্দিতে, তুম মুঝে খুন দো, ম্যায় তুমহে আজাদি দুঙ্গা)। ৪ জুলাই ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে বার্মাতে এক র‌্যালিতে তিনি এই উক্তি করেন। তাঁর আর একটি বিখ্যাত উক্তি হল 'ভারতের জয়' ('জয় হিন্দ'), যা কিনা পরবর্তীতে ভারত সরকার গ্রহণ করে নেয়।", "question_text": "সুভাষচন্দ্র বসু কত সালে \"তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব\"- এই উক্তি করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "৪ জুলাই ১৯৪৪", "start_byte": 385, "limit_byte": 417}]} {"id": "-5527518514405423544-0", "language": "bengali", "document_title": "সূরা আল-ফাতিহা", "passage_text": "সূরা আল ফাতিহা (Arabic: سورة الفاتحة‎) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের প্রথম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ৭ এবং রুকু সংখ্যা ১। ফাতিহা শব্দটি আরবি \"ফাতহুন\" শব্দজাত যার অর্থ \"উন্মুক্তকরণ\"। এটি আল্লহ'র তরফ থেকে বিশেষ উপহার। সূরা ফাতিহা অন্যান্য সূরার ন্যায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম দিয়ে শুরু। আল ফাতিহা সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে বিধায় মক্কী সূরা হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ।", "question_text": "সূরা আল ফাতিহার প্রথম সূরার নাম কী ?", "answers": [{"text": "সূরা আল ফাতিহা", "start_byte": 0, "limit_byte": 38}]} {"id": "-8963700538361878515-0", "language": "bengali", "document_title": "বেগুনি কালেম", "passage_text": "বেগুনি কালেম (বৈজ্ঞানিক নাম: Porphyrio porphyrio) Rallidae (রেলিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Porphyrio (পরফিরিও) গণের অন্তর্গত এক প্রজাতির কালচে-বেগুনি রঙের জলচর পাখি।[2][3] বাংলায় এর অনেকগুলো নাম: কালিম, কায়িম, কায়েম, সুন্দরী পাখি (হাওর অঞ্চলে)[4], কাম পাখি ইত্যাদি। নিউজিল্যান্ডে এর নাম পুকেকো। বেগুনি কালেমের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থও বেগুনি কালেম (লাতিন: Porphyrio = বেগুনি কালেম)।[3] পাখিটি বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ওশেনিয়া, আফ্রিকা আর ইউরোপের বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস, প্রায় ১ কোটি ৮৪ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এদের আবাস।[5] বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা স্থিতিশীল রয়েছে, আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[1] বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[3]", "question_text": "বেগুনি কালেম পাখির বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Porphyrio porphyrio", "start_byte": 75, "limit_byte": 94}]} {"id": "-3134943600717065621-2", "language": "bengali", "document_title": "গৌড়", "passage_text": "সেন শাসনামলে লক্ষনাবতী বা লখনাউতি উন্নতি লাভ করে। অনেকে ধারণা করেন লক্ষনাবতী নগরের নামকরণ করা হয়েছে সেন রাজা লক্ষন সেন - এর নামানুসারে। সেন সাম্রাজ্যের গোড়াপত্ত্বনের আগে গৌড় অঞ্চলটি পাল সাম্রাজ্যের অধীনের ছিল এবং সম্ভবতঃ রাজা শশাঙ্কের রাজধানী কর্ণসুবর্ণ ছিল এর প্রশাসনিক কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গের মালদহ শহর থেকে দশ কিলোমিটার দক্ষিনে অবস্থিত প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড় ও পান্ডুয়া (প্রাচীন নাম গৌড়নগর ও পান্ডুনগর )।[1] অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীতে বৌদ্ধ যুগে পাল বংশের রাজাদের সময় থেকে বাংলার রাজধানী ছিল গৌড়। ১১৯৮ সালে মুসলমান শাসকেরা গৌড় অধিকার করবার পরেও গৌড়েই বাংলার রাজধানী থেকে যায়। ১৩৫০ থেকে রাজধানী কিছুদিনের জন্য পান্ডুয়ায় স্থানান্তরিত হলেও ১৪৫৩ সালে আবার রাজধানী ফিরে আসে গৌড়ে, এবং গৌড়ের নামকরণ হয় জান্নাতাবাদ।[2]", "question_text": "গৌড় কোন সম্রাটের রাজধানী ছিল ?", "answers": [{"text": "পাল বংশের রাজাদের", "start_byte": 1224, "limit_byte": 1271}]} {"id": "-5972099812714001248-6", "language": "bengali", "document_title": "পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল", "passage_text": "এক্সোমণ্ডলঃ > ৭০০ কিলোমিটার (>৪৪০ মাইল)\nতাপমণ্ডলঃ ৮০ থেকে ৭০০ কিলোমিটার (৫০ থেকে ৪৪০ মাইল)[7]\nমেসোমণ্ডলঃ ৫০ থেকে ৮০ কিলোমিটার (৩১ থেকে ৫০ মাইল)\nস্ট্র্যাটোমণ্ডলঃ ১২/১৫ থেকে ৫০ কিলোমিটার (৭/৯ থেকে ৩১ মাইল)\nট্রপোমণ্ডলঃ ০ থেকে ১২/১৫ কিলোমিটার (০ থেকে ৭/৯ মাইল)[8]", "question_text": "বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন স্তর কোনটি ?", "answers": [{"text": "ট্রপোমণ্ডলঃ", "start_byte": 516, "limit_byte": 549}]} {"id": "4994032958261039318-34", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "কুরআন শরীফ (القرآن) মুসলমানদের নিকট পবিত্র ধর্মগ্রন্থ।[58]\n“কুরান” বা “কুরআন” শব্দটি আরবী শব্দ, এই শব্দের উতপত্তি ও অর্থ নিয়ে বিশেষজ্ঞ আলেমদের মাঝে মতপার্থক্য আছে। কারো কারো মতে কুরান শব্দটি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি অবতীর্ন কিতাবের “আলাম” বা নির্ধারিত নাম, যেমন তাওরাত, ইঞ্জিল, যাবুর দ্বারা নির্ধারিত তিনটি পৃথক পৃথক কিতাব বুঝানো হয়ে থাকে, কুরান দ্বারাও ঠিক তেমনি একটি নির্ধারিত কিতাব বুঝানো হয়ে থাকে। এই হিসাবে শব্দটি –আরবী ব্যকরন রীতি অনুযায়ী- অন্য কোন উতস-শব্দ থেকে “মুশতাক” বা উদ্ভুত শব্দ নয়। ইমাম শাফী র. এর মত এটা। \nআবার অন্য আলেমের মত এই যে, কুরান শব্দটি তার উতস-শব্দ থেকে “মুশতাক” বা উদ্ভুত একটি শব্দ। যারা এই মত প্রকাশ করেন তারা আবার কুরানের উতস-মুল বা মুল শব্দ নির্ধারনে ভিন্ন ভিন্ন মত প্রদান করেছেনঃ কারো মতে কুরান শব্দটি আরবী “কারান” থেকে উদ্ভুত যার অর্থ যুক্ত করা, যেহেতু কুরানে বিভিন্ন আয়াত, সুরা একে অপরের সাথে যুক্ত তাই একে “কুরান” বলা হয়ে থাকে। আবার কারো মতে মুল শব্দ “কারান” নয়, বরং মুল শব্দ হচ্ছে “করায়া” যার অর্থ পড়া, এখানে আরবী ভাষার রীতি অনুযায়ি পড়া দ্বারা পঠিত গ্রন্থ বা কিতাবকে বুঝানো হয়েছে । কুরানের এই শেষোক্ত অর্থই বেশী পরিচিত -অর্থাৎ কুরানের শাব্দিক অর্থ “পঠিত কিতাব”। [59] “কুরান আল্লাহর কালাম, যা তার রাসুলের উপর অবতীর্ন হয়েছে, যার অনুরুপ কুরান পেশ করতে সবাই অক্ষম, যার তেলাওয়াত ইবাতাদ, যা “মুতাওয়াতির” বা অকাট্যভাবে বর্নিত, যা মুসহাফে লিখিত, যার শুরু হয়েছে সুরা ফাতিহা দিয়ে আর শেষ হয়েছে সুরা নাসের মাধ্যমে”। ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের(সাঃ) নিকট অবতীর্ণ হয়। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি বা ৬,৬৬৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[60][61][62][63] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরয়ানের যে আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে তা হল:", "question_text": "ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে পবিত্র বই কোরানের মূল গ্রন্থটি কোন ভাষায় রচিত ?", "answers": [{"text": "আরবি", "start_byte": 4129, "limit_byte": 4141}]} {"id": "-1677620917691561419-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "ভারতের জাতীয় পতাকা হলো কেন্দ্রে চব্বিশটি দণ্ডযুক্ত নীল \"অশোকচক্র\" সহ গেরুয়া, সাদা ও সবুজ আনুভূমিক আয়তাকার ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা। ১৯৪৭ সালের ২২ জুলাই গণপরিষদের একটি অধিবেশনে এই পতাকার বর্তমান রূপটি ভারত অধিরাজ্যের সরকারি পতাকা হিসেবে গৃহীত হয়েছিল। পরবর্তীকালে এটি ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকার মর্যাদা লাভ করে। ভারতে এই পতাকাটিকে সাধারণত \"ত্রিরঙ্গা পতাকা\" বা \"ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা\" বলা হয়। পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া কৃত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের \"স্বরাজ\" পতাকার ভিত্তিতে এই পতাকাটির নকশা প্রস্তুত করা হয়েছিল।", "question_text": "ভারতীয় জাতীয় পতাকার নকশা কে তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া", "start_byte": 1071, "limit_byte": 1126}]} {"id": "2851329394097806585-10", "language": "bengali", "document_title": "গাঁজার প্রভাব", "passage_text": "যদি কোন নারী গর্ভাবস্থায় গাঁজা সেবন করে তবে সাধারণত এর প্রভাব তাদের শিশুদের উপরও পড়ে। শিশুদের জ্ঞানের ঘাটতি সহ আরো অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়।", "question_text": "গর্ভাবস্থায় কোনো মহিলা মদ্যপান করলে শিশুর ঠিক কোন ধরণের ক্ষতি হয় ?", "answers": [{"text": "শিশুদের জ্ঞানের ঘাটতি সহ আরো অন্যান্য সমস্যা", "start_byte": 234, "limit_byte": 355}]} {"id": "-8380900777106739421-3", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের রাষ্ট্রপতি", "passage_text": "২৫ জুলাই, ২০০৭ প্রতিভা দেবীসিংহ পাতিল ভারতের দ্বাদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন। তিনিই দেশের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি।[10]", "question_text": "ভারতবর্ষের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতির নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্রতিভা দেবীসিংহ পাতিল", "start_byte": 37, "limit_byte": 99}]} {"id": "-4367168340646115612-0", "language": "bengali", "document_title": "খিলজি রাজবংশ", "passage_text": "খিলজি রাজবংশ (Persian: سلسله خلجی‎; Hindi: सलतनत ख़िलजी) ছিল তুর্কি বংশোদ্ভুত মুসলিম রাজবংশ। [2] ১২৯০ থেকে ১৩২০ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এই রাজবংশ দক্ষিণ এশিয়ার বিরাট অংশ শাসন করে।[3] জালালউদ্দিন ফিরোজ খিলজি এই রাজবংশের পত্তন করেন। এটি দিল্লি সালতানাত শাসনকারী দ্বিতীয় রাজবংশ। আলাউদ্দিন খিলজির সময় খিলজিরা সফলভাবে মোঙ্গল আক্রমণ ঠেকাতে সক্ষম হয়।[4][5]", "question_text": "খিলজি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "জালালউদ্দিন ফিরোজ খিলজি", "start_byte": 442, "limit_byte": 507}]} {"id": "502031366341688023-0", "language": "bengali", "document_title": "গুরু নানক", "passage_text": "গুরু নানক দেব () (Punjabi: ਗੁਰੂ ਨਾਨਕ; Hindi: गुरु नानक, Urdu: گرونانک, [ˈɡʊɾu ˈnɑnək] (এপ্রিল ১৫, ১৪৬৯ - সেপ্টেম্বর ২২, ১৫৩৯) শিখ ধর্মের প্রবক্তা এবং এই ধর্মের প্রথম গুরু। প্রতি বছর কার্তিক পূর্ণিমা তিথিতে তাঁর জন্মোৎসব পালিত হয়।[1] তিনি বহু স্থানে ভ্রমণ করে মানুষের মধ্যে এক ঈশ্বরের মতবাদ প্রচলন করেন।[2] তিনি সমতা, ভ্রাতৃত্ব ও সদাচরণের ওপর নির্ভর করে একটি অনন্য ধর্মীয়, সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রচলন করতে সক্ষম হন।[3][4][5] শিখ ধর্মে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে, পরবর্তী শিখ গুরুদের গুরুপদ লাভের সময় তাঁদের মধ্যে গুরু নানকের ঐশ্বরিক ক্ষমতা, ধর্মীয় কর্তৃত্ব ও পবিত্রতা প্রবাহিত হয়ে থাকে।[6]", "question_text": "গুরু নানকের মৃত্যুদিবস কবে ?", "answers": [{"text": "সেপ্টেম্বর ২২, ১৫৩৯", "start_byte": 197, "limit_byte": 248}]} {"id": "-2381891825513949027-14", "language": "bengali", "document_title": "ভাস্কো দা গামা", "passage_text": "১৪৯৭ সালের ৮ জুলাই ৪টি জাহাজ এবং ১৭০জনের এক নাবিকদল নিয়ে ভাস্কো দা গামা লিসবন থেকে যাত্রা শুরু করেন। আফ্রিকা থেকে ভারত এবং আবার ফিরে আসার দূরত্ব বিষুবরেখার চারপাশের দূরত্ব থেকে ও বেশি ছিল।[11][12] নাবিক হিসেবে তাঁর সাথে ছিলেন পর্তুগালের সবচেয়ে অভিজ্ঞ পেরো দি আলেনকুয়ের(Pero de Alenquer),পেড্ৰো ইস্কোবার( Pedro Escobar),জোয়াও দি কইম্ব্রা( João de Coimbra) এবং আফন্সো গনকালেভস(Afonso Gonçalves)৷ প্রতিটা জাহাজে কতজন করে নাবিক ছিলেন তার সঠিক সংখ্যা জানা যায়নি তবে যাত্রা শেষে ৫৫জন লোক ফিরে এসেছিলেন এবং দুটি জাহাজ হারিয়ে যায়। ফলে যাত্রার জন্যে দুটি জাহাজ নতুন করে নির্মাণ করা হয়েছিল৷[11] তাদের সাথে যে চারটি জাহাজ ছিল:", "question_text": "ভাস্কো দা গামা কতজন নাবিককে নিয়ে লিসবন থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৭০", "start_byte": 85, "limit_byte": 94}]} {"id": "5910029193932935386-2", "language": "bengali", "document_title": "ইরান", "passage_text": "ইরান ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিকভাবে সম্পর্কিত অঞ্চল মধ্যপ্রাচ্যের পূর্বপ্রান্তে অবস্থিত। এর উত্তরে আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, কাস্পিয়ান সাগর ও তুর্কমেনিস্তান; পূর্বে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান; দক্ষিণে ওমান উপসাগর, হরমুজ প্রণালী ও পারস্য উপসাগর, এবং পশ্চিমে ইরাক (কুর্দিস্তান অঞ্চল) ও তুরষ্ক। তেহরান ইরানের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী; শহরটি ইরানের উত্তর অঞ্চলে অবস্থিত।", "question_text": "ইরানের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "তেহরান", "start_byte": 758, "limit_byte": 776}]} {"id": "-8972188531738597534-0", "language": "bengali", "document_title": "অর্ডোভিশিয়ান", "passage_text": "অর্ডোভিশিয়ান হল পুরাজীব মহাযুগের দ্বিতীয় যুগ। এর সময়সীমা ছিল থেকে কোটি বছর আগে পর্যন্ত।[1] এর পূর্ববর্তী যুগ ক্যাম্ব্রিয়ান এবং পরবর্তী যুগ সিলুরিয়ান। ১৮৭৯ খ্রিঃ বিজ্ঞানী অ্যাডাম সেজউইক এবং রডারিক মার্চিসন এই সময়কালের পাথরগুলিকে যথাক্রমে ক্যাম্ব্রিয়ান ও সিলুরিয়ান যুগের অন্তর্ভুক্ত বলে দাবি করলে বিবাদের সূচনা হয়। এই বিবাদ নিরসনের জন্য অন্যতম কেল্টীয় উপজাতি \"অর্ডোভিশি\"-দের নামানুসারে চার্লস ল্যাপওয়ার্থ নতুন একটি ভূতাত্ত্বিক যুগের ধারণা দেন।[2] ল্যাপওয়ার্থ বুঝেছিলেন, বিতর্কিত পাথরের স্তরে প্রাপ্ত জীবাশ্মগুলি পূর্বোক্ত দুই যুগের কোনোটার সাথেই পুরোপুরি খাপ খায় না। যুক্তরাজ্যে চটজলদি অর্ডোভিশিয়ান যুগের স্বীকৃতি না মিললেও অবশিষ্ট বিশ্ব অবিলম্বেই এই ধারণা স্বীকার করে নেয়। ১৯৬০ খ্রিঃ অর্ডোভিশিয়ান আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করে। সে'বছর আন্তর্জাতিক ভূতত্ত্ব কংগ্রেস এটিকে পুরাজীব মহাযুগের অন্যতম যুগ হিসেবে নথিভুক্ত করে।", "question_text": "পুরাজীব মহাযুগের প্রথম যুগটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "ক্যাম্ব্রিয়ান", "start_byte": 298, "limit_byte": 340}]} {"id": "-7979679115621340758-0", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন (German: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।[1]", "question_text": "কত সালে আইনস্টাইন পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯২১", "start_byte": 712, "limit_byte": 724}]} {"id": "7396433727645699911-6", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ মুরসি", "passage_text": "২০০০ সালে মুহাম্মাদ মুরসি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সাংগঠনিক ভাবে তিনি মুসলিম ব্রাদারহুডের সদস্য হলেও, নির্বাচনে তাকে ব্রাদারহুডের অন্যান্য নেতাদের মত আইনত স্বতন্ত্র ভাবে লড়তে হয় কারণ হোসনি মুবারাকের শাসনামলে মুসলিম ব্রাদারহুড মিশরের প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ছিল। মুরসি ব্রাদারহুডের গুরুত্বপূর্ণ গাইড্যান্স অফিসের প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন, যার পরিণতিতে ২০১১ সালে ব্রাদারহুডের প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক দল ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি গঠনের পর তিনিই দলটির চেয়ারম্যান পদ লাভের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য ছিলেন।", "question_text": "মুহাম্মাদ মুরসি ইসা আল-আইয়াত কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি", "start_byte": 1112, "limit_byte": 1193}]} {"id": "-8642652701114131825-3", "language": "bengali", "document_title": "মিশরের প্রথম রাজবংশ", "passage_text": "\nপ্রথম রাজবংশের ফারাওদের ক্রমতালিকা সম্বন্ধে আজ ঐতিহাসিকরা অনেকটাই নিশ্চিত। এই রাজবংশের প্রথম ফারাও ছিলেন মেনেস অথবা নারমের, শেষ শাসক ছিলেন কা। এই বংশের আটজন নৃপতির কথা জানতে পারা যায়। এঁদের সকলেই আবিডোসে সমাধিস্থ হন। এই রাজবংশের প্রায় শেষ পর্যন্ত ঐতিহ্যানুসারে রাজার মৃত্যুর পর তাঁর নিকটাত্মীয় ও বিশ্বস্ত কর্মচারীদেরও রাজার সাথেই সমাধিস্থ করা হত। রাজার কবরের পাশেই ছোট ছোট বর্গাকার কবরে রাজার সমাধিস্থলেই তাদেরও স্থান হত।[2][3]", "question_text": "মিশরের প্রথম রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিল ?", "answers": [{"text": "মেনেস অথবা নারমের", "start_byte": 288, "limit_byte": 335}]} {"id": "-6644842857097358576-5", "language": "bengali", "document_title": "সিন্ধু সভ্যতা", "passage_text": "১৮৭২-৭৫ সালে আলেকজান্ডার কানিংহাম প্রথম হড়প্পা সিলমোহর প্রকাশ করেন। তিনি ভুলবশত এটি ব্রাহ্মী লিপি মনে করেছিলেন।[14] এর প্রায় অর্ধশতাব্দী পরে ১৯১২ সালে জে. ফ্লিট আরও কতকগুলি হরপ্পা সিলমোহর আবিষ্কার করেন। এই সিলমোহর দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে ১৯২১-২২ সালে স্যার জন মার্শাল এই অঞ্চলে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্য অভিযান চালান। এই অভিযানের ফলশ্রুতিতেই স্যার জন মার্শাল, রায়বাহাদুর দয়ারাম সাহানি ও মাধোস্বরূপ ভাট হরপ্পা এবং রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, ই. জে. এইচ. ম্যাককি ও স্যার জন মার্শাল মহেঞ্জোদাড়ো আবিষ্কার করেন। ১৯৩১ সালের মধ্যেই মহেঞ্জোদাড়োর অধিকাংশ প্রত্নস্থল আবিষ্কৃত হয়ে গিয়েছিল। তৎসত্ত্বেও খননকার্য অব্যাহত থাকে। এরপর ১৯৪৪ সালে ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণের তদনীন্তন ডিরেক্টর স্যার মর্টিমার হুইলারের নেতৃত্বে অপর একটি দল এই অঞ্চলে খননকার্য চালায়। ১৯৪৭ সালের পূর্বে আহমদ হাসান দানি, ব্রিজবাসী লাল, ননীগোপাল মজুমদার, স্যার মার্ক অরেল স্টেইন প্রমুখ এই অঞ্চলে খননকার্যে অংশ নিয়েছিলেন।", "question_text": "হরপ্পা সভ্যতা কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "স্যার জন মার্শাল, রায়বাহাদুর দয়ারাম সাহানি ও মাধোস্বরূপ ভাট হরপ্পা এবং রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, ই. জে. এইচ. ম্যাককি ও স্যার জন মার্শাল", "start_byte": 902, "limit_byte": 1263}]} {"id": "-1060477367962715970-10", "language": "bengali", "document_title": "মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান", "passage_text": "মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের স্ত্রীর নাম রাশিদা জামান। এ দম্পতির একমাত্র মেয়ে রুহিনা হাসমিন জামান করিম।", "question_text": "ড.মনিরুজ্জামান জীবনের স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "রাশিদা জামান", "start_byte": 100, "limit_byte": 134}]} {"id": "3038972815310590353-13", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "কামারপুকুরে গুজব রটে যায়, দক্ষিণেশ্বরে অতিরিক্ত সাধনার শ্রমে শ্রীরামকৃষ্ণ পাগল হয়ে গেছেন। মা ও মধ্যমাগ্রজ রামেশ্বর তাঁর বিবাহদানের চিন্তাভাবনা করতে থাকেন। তাঁরা ভেবেছিলেন, বিবাহের পর সাংসারিক দায়-দায়িত্বের ভার কাঁধে চাপলে আধ্যাত্ম সাধনার মোহ তাঁর কেটে যাবে – তিনি আবার স্বাভাবিক জীবনের ছন্দে ফিরে আসবেন।[35] শ্রীরামকৃষ্ণ বিবাহে আপত্তি তো করলেনই না, বরং বলে দিলেন কামারপুকুরের তিন মাইল উত্তর-পশ্চিমে জয়রামবাটী গ্রামের রামচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের গৃহে কন্যার সাক্ষাৎ পাওয়া যাবে। ১৮৫৯ সালে পঞ্চমবর্ষীয়া বালিকা সারদার সঙ্গে তাঁর শাস্ত্রমতে বিবাহ সম্পন্ন হয়।[36] শ্রীরামকৃষ্ণের বয়স তখন তেইশ। বয়সের এই পার্থক্য উনিশ শতকীয় গ্রামীণ বঙ্গসমাজে কোনও অপ্রচলিত দৃষ্টান্ত ছিল না। যাই হোক, ১৮৬০ সালের ডিসেম্বরে শ্রীরামকৃষ্ণ সারদা দেবীকে ছেড়ে কলকাতায় ফিরে আসেন। ১৮৬৭ সালের মে মাসের আগে তাঁদের আর সাক্ষাৎ হয়নি।[35][36]", "question_text": "ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "সারদা", "start_byte": 1375, "limit_byte": 1390}]} {"id": "7446893546792790649-7", "language": "bengali", "document_title": "বঙ্গ", "passage_text": "মৌর্য সাম্রাজ্য মগধেই গড়ে উঠেছিল। মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। এই সাম্রাজ্য অশোকের রাজত্বকালে দক্ষিণ এশিয়া, পারস্য, আফগানিস্তান অবধি বিস্তার লাভ করেছিল। পরবর্তীকালে শক্তিশালী গুপ্ত সাম্রাজ্য মগধেই গড়ে ওঠে যা ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তরাংশে এবং পারস্য এবং আফগানিস্তানের কিছু অংশে বিস্তার লাভ করেছিল। বাংলার প্রথম স্বাধীন রাজা ছিলেন শশাঙ্ক যিনি ৬০৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে রাজত্ব করেছিলেন।[9]\nপ্রথম বৌদ্ধ পাল রাজা প্রথম গোপাল ৭৫০ খ্রিস্টাব্দে গৌড়ে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন। পাল বংশের সবচেয়ে শক্তিশালী দুই রাজা ছিলেন ধর্মপাল (রাজত্বকাল ৭৭৫-৮১০ খ্রিস্টাব্দ) এবং দেবপাল (রাজত্বকাল ৮১০-৮৫০ খ্রিস্টাব্দ)।", "question_text": "বৃহৎ বঙ্গ বা বিশাল বাংলার প্রথম স্বাধীন রাজা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "শশাঙ্ক", "start_byte": 971, "limit_byte": 989}]} {"id": "2076224339155523160-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদের বংশধারা", "passage_text": "ইসলামের হাদিস অনুসারে মোহাম্মদের জন্মের পূর্বে তার মাতা আমিনা স্বপ্নযোগে আশ্চর্যজনক বেশ কয়েকটি ঘটনা দেখেন। এছাড়া তাঁর জন্মের সময়ও কিছু অলৌকিক ঘটনার উল্লেখ বিভিন্ন হাদিস সূত্রে পাওয়া যায়। জন্মের পর নবীর দাদা আবদুল মোত্তালেবকে সংবাদ দেয়া হয় এবং তিনি নবজাতককে দেখে যারপরনাই খুশি হন। উল্লেখ্য নবীর জন্মের আগেই তার পিতা আবদুল্লাহ মারা যান। আবদুল মোত্তালেব নবজাতকের নাম রাখেন মোহাম্মদ যে নাম তত্কালীন আরবে খুব একটা প্রচলিত ছিলনা। আরবীতে এই শব্দের অর্থ প্রশংসিত। পরবর্তীকালে নবীর আরেকটি নামের উল্লেখ পাওয়া যায় যা তাঁর মাতা রাখেন আর তা হল আহমাদ - এই শব্দের অর্থ প্রশংসাকারী। আরবের নিয়ম অনুযায়ী জন্মের সপ্তম দিনে মোহাম্মদের (সাঃ) খৎনা করানো হয়।", "question_text": "নবী মুহাম্মদের মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আমিনা", "start_byte": 152, "limit_byte": 167}]} {"id": "100486156871288856-0", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংস (১৮ই ফেব্রুয়ারি, ১৮৩৬ – ১৬ই আগস্ট, ১৮৮৬; পূর্বাশ্রমের নাম গদাধর চট্টোপাধ্যায়[2]) ঊনবিংশ শতকের এক প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি যোগসাধক[3], দার্শনিক ও ধর্মগুরু। তাঁর প্রচারিত ধর্মীয় চিন্তাধারায় রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন তাঁর প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ।[4][5][6] তাঁরা উভয়েই বঙ্গীয় নবজাগরণের[7] এবং ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর হিন্দু নবজাগরণের[8][9] অন্যতম পুরোধাব্যক্তিত্ব। তাঁর শিষ্যসমাজে, এমনকি তাঁর আধুনিক ভক্তসমাজেও তিনি ঈশ্বরের অবতাররূপে পূজিত হন।[10]", "question_text": "রামকৃষ্ণ পরমহংস কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮ই ফেব্রুয়ারি, ১৮৩৬", "start_byte": 45, "limit_byte": 102}]} {"id": "-979108577632233077-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা", "passage_text": "ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি দেশটির ঢাকা বিভাগের প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল এলাকাতে অবস্থিত। ঢাকা একটি অতিমহানগরী (মেগাশহর); ঢাকা মহানগরী এলাকার জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ।[3] জনসংখ্যার বিচারে এটি দক্ষিণ এশিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম শহর (দিল্লি, করাচি ও মুম্বইয়ের পরেই) এবং সমগ্র বিশ্বের নবম বৃহত্তম[4] শহর। জনঘনত্বের বিচারে ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ মহানগরী; ১৩৪ বর্গমাইল আয়তনের এই শহরে প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ১ লক্ষ ১৫ হাজার লোকের বাস।[5]", "question_text": "বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১৩৪ বর্গমাইল", "start_byte": 1265, "limit_byte": 1299}]} {"id": "-7650231943145721356-0", "language": "bengali", "document_title": "সত্যজিৎ রায়", "passage_text": "\nসত্যজিৎ রায় ; (২ মে, ১৯২১ – ২৩ এপ্রিল, ১৯৯২) একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক। কলকাতা শহরে সাহিত্য ও শিল্পের জগতে খ্যাতনামা এক বাঙালি পরিবারে তাঁর জন্ম হয়। তাঁর পূর্বপুরুষের ভিটা ছিল বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলার মসূয়া গ্রামে। তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ ও শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। সত্যজিতের কর্মজীবন একজন বাণিজ্যিক চিত্রকর হিসেবে শুরু হলেও প্রথমে কলকাতায় ফরাসি চলচ্চিত্র নির্মাতা জঁ রনোয়ারের সাথে সাক্ষাৎ ও পরে লন্ডন শহরে সফররত অবস্থায় ইতালীয় নব্য বাস্তবতাবাদী ছবি লাদ্রি দি বিচিক্লেত্তে (ইতালীয় ভাষায় Ladri di biciclette, \"বাইসাইকেল চোর\") দেখার পর তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণে উদ্বুদ্ধ হন।", "question_text": "সত্যজিৎ রায় কত সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "২৩ এপ্রিল, ১৯৯২", "start_byte": 68, "limit_byte": 107}]} {"id": "6892007789448217292-0", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন (German: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।[1]", "question_text": "বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন কোন সালে নোবেল পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯২১", "start_byte": 712, "limit_byte": 724}]} {"id": "-1694253561925898859-24", "language": "bengali", "document_title": "জিনতত্ত্ব", "passage_text": "\n\nজিনের আণবিক ভিত্তি হল ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিয়িক এসিড (ডিএনএ)। ডিএনএ নিউক্লিওটিডের শৃংখলে তৈরি, যা আবার চার ধরণের: এডেনিন(A), সাইটোসিন(C), গুয়ানিন(G) ও থাইমিন(T)। ডিএনএতে জিনেটিক তথ্য এই নিউক্লিওটিডগুলোর বিন্যাসের ওপর নির্ভরশীল আর জিন ডিএনএ শৃংখলে ক্রমান্বয়ে সজ্জিত থাকে। [29] একমাত্র \"ভাইরাসই এই নিয়মের ব্যতিক্রম - এর জিনেটিক তথ্য আরএনএতেও তৈরি হতে পারে। [30]", "question_text": "জিনের আণবিক ভিত্তি কী ?", "answers": [{"text": "ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিয়িক এসিড", "start_byte": 60, "limit_byte": 142}]} {"id": "9025642034431464670-6", "language": "bengali", "document_title": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল", "passage_text": "জুন, ২০১৫ সাল থেকে বর্তমান সভাপতি হিসেবে রয়েছেন পাকিস্তানের সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ও সাবেক ব্যাটিং তারকা জহির আব্বাস।[2] বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল ২০১২ সালে আইসিসির সভাপতি হিসেবে নিউজিল্যান্ডীয় অ্যালান আইজ্যাকের স্থলাভিষিক্ত হন।[12] ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর এপ্রিল, ২০১৫ সালে অসাংবিধানিক ও অনিয়মতান্ত্রিক পন্থায় সংগঠন পরিচালনার অভিযোগ উত্থাপন করে তিনি পদত্যাগ করেন।[11] আইসিসির বর্তমান প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার ডেভ রিচার্ডসন হারুন লরগাতের স্থলাভিষিক্ত হন।[13]", "question_text": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের বর্তমান (২০১৯) সভাপতি কে ?", "answers": [{"text": "জহির আব্বাস", "start_byte": 280, "limit_byte": 311}]} {"id": "9220407765965437366-0", "language": "bengali", "document_title": "রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।[2] রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩৬ হাজার৷[3] \nপ্রাচ্যের ক্যামব্রিজ খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের পাশে রাজশাহী শহর থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত৷[4]", "question_text": "রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৩৬ হাজার", "start_byte": 520, "limit_byte": 561}]} {"id": "-1823810411993388609-7", "language": "bengali", "document_title": "সালোকসংশ্লেষ", "passage_text": "সালেকসংশ্লেষণ এর বিক্রিয়া:-\n6CO2 + 12H2O +তাপ→ C6H12O6+6H2O+6O2\nসালেকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া ২টি পর্যায়ে সম্পন্ন হয়-\nক)আলোক নির্ভর পর্যায়\nখ)অন্ধকার পর্যায়", "question_text": "সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়াটি প্রধানত কোন দুটো পর্যায়ে সম্পন্ন হয় ?", "answers": [{"text": "ক)আলোক নির্ভর পর্যায়\nখ)অন্ধকার পর্যায়", "start_byte": 260, "limit_byte": 365}]} {"id": "-7128694347809466485-0", "language": "bengali", "document_title": "২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫ (English: 2015 ICC Cricket World Cup) আইসিসি কর্তৃক পরিচালিত ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার[2] একাদশ আসর। ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৯ মার্চ, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই বিশ্বকাপ অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড - যৌথভাবে আয়োজন করে। সর্বমোট ৪৯টি খেলা অনুষ্ঠিত হবার কথা থাকলেও বাংলাদেশ বনাম অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার খেলাটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত ঘোষিত হয়। তন্মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেড, ব্রিসবেন, ক্যানবেরা, হোবার্ট, মেলবোর্ন, পার্থ ও সিডনির ১৪ মাঠে ২৬টি এবং নিউজিল্যান্ডের ৭ শহর - অকল্যান্ড, ক্রাইস্টচার্চ, ডুনেডিন, হ্যামিল্টন, নেপিয়ার, ওয়েলিংটন ও নেলসনে ২৩টি খেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।[3]", "question_text": "২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড", "start_byte": 463, "limit_byte": 540}]} {"id": "-8917537608815875416-9", "language": "bengali", "document_title": "০ (সংখ্যা)", "passage_text": "ভারতীয় উপমহাদেশের গণিতবিদ আর্যভট্টের একটি বই-এ পাওয়া যায়, স্থানম স্থানম দশ গুণম।এখানে হয়তবা তিনি বুঝাতে চেয়েছিলেন, স্থানে স্থানে দশ গুণের কথা। তবে এখানেও শুন্যের কথা লুকায়িত ছিল। শেষ পর্যন্ত শুন্যকে সংখ্যার পরিচয় দেন ব্রহ্মগুপ্ত। তার ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত নামক বই-এ প্রথম শুন্যকে সংখ্যা হিসেবে মর্যাদা দেয়া হয়। শূন্যের সাথে যোগ , বিয়োগ , গুণের কথা এই বই-এ সঠিকভাবে দেয়া হয়। এছাড়া মহাবীর এবং ভাস্কর শুন্য নিয়ে কাজ করেন। তবে দুঃখের বিষয় এদের কেউ শুন্য দিয়ে কোন কিছু ভাগের কথা উল্লেখ করেনি।", "question_text": "গণিতে শূন্য সংখ্যাটি কে আবিষ্কার করেন ?", "answers": [{"text": "আর্যভট্টে", "start_byte": 75, "limit_byte": 102}]} {"id": "3970823651318116349-0", "language": "bengali", "document_title": "ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ", "passage_text": "ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল), স্পন্সরজনিত কারণে আনুষ্ঠানিকভাবে ভিভো ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগ নামে পরিচিত, হচ্ছে ভারতের একটি প্রতিযোগিতামূলক টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট লীগ। এটি প্রতি বছর এপ্রিল ও মে মাসে ভারতীয় শহর এবং কিছু রাজ্যের প্রতিনিধিত্বকারী দলের মধ্যকার ম্যাচের মাধ্যমে আয়োজিত হয়।[3] এই লীগটি ২০০৮ সালে ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড (বিসিসিআই) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং লীগ প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক কমিশনার ললিত মোদীকে এই লীগের উদ্ভাবক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[4] আইসিসি ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রামে আইপিএলের একটি একচেটিয়া অবস্থান রয়েছে।[5]", "question_text": "ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ কোন সালে প্রথম শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৮", "start_byte": 807, "limit_byte": 819}]} {"id": "-2751482634539479222-10", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "প্রথম হ্যারি পটার বইটি যুক্তরাজ্যে প্রকাশ করে ব্লুমসবারি ১৯৯৭ সালের জুলাইয়ে এবং যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশ করে স্কলাস্টিক প্রেস ১৯৯৮ সালের সেপ্টেম্বরে। আমেরিকার বইটির জন্য রাউলিং ছয় অঙ্কের ডলার লাভ করেন – যা একটি শিশুতোষ বইয়ের জন্য অনেক বেশি। কোন কোন পাঠক ফিলোসফার বুঝতে সমস্যায় পড়বে বা এর সাথে জাদুকে মিলাতে ব্যর্থ হবে মনে করে স্কলাস্টিক আমেরিকার সংস্করণে বইয়ের নাম পরিবর্তন করে হ্যারি পটার এন্ড দ্য সরসারার্স স্টোন রাখে।", "question_text": "জে. কে. রাউলিং রচিত প্রথম উপন্যাসটি কবে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৭ সালে", "start_byte": 155, "limit_byte": 180}]} {"id": "-7509266396190156047-59", "language": "bengali", "document_title": "মানুষ", "passage_text": "মানুষ সাধারণত আহ্নিক হয়। প্রতিদিন একজন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের গড় ঘুমের প্রয়োজন সাত থেকে নয় ঘণ্টা এবং একজন শিশুর জন্য নয় থেকে দশ ঘণ্টা ; বয়স্ক লোক সাধারণত ছয় থেকে সাত ঘণ্টা ঘুমায়। ঘুমের বঞ্চনা স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, যদিও এই তুলনায় কম ঘুম হওয়া মানুষের মধ্যে সাধারণ বিষয়।[171] প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি চার ঘণ্টা ঘুমের সাথে শারীরবৃত্তীয় সীমাবদ্ধতা এবং মানসিক অবস্থায় পরিবর্তনের সম্পর্ক আছে, যেমন- স্মৃতি শক্তি হ্রাস পাওয়া, ক্লান্তি, আগ্রাসন এবং শারীরিক অস্বস্তিতে ভুগতে পারে। মানুষ ঘুম মধ্যে স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন স্বপ্নদর্শনে মানুষ একটি দৃশ্যের মধ্যে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য চিত্র ও শব্দ ব্যবহার করে, যা একজন স্বপ্নদর্শক সাধারণত একজন পর্যবেক্ষকের তুলনায় স্পষ্ট বোঝেন। ড্রিমিং পনস দ্বারা অনুপ্রাণিত হয় এবং যার বেশিরভাগই ঘুমের REM(অস্থায়ী স্মৃতি) ধাপে ঘটে।", "question_text": "একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মোট কত ঘন্টা ঘুমানো উচিত ?", "answers": [{"text": "সাত থেকে নয় ঘণ্টা", "start_byte": 215, "limit_byte": 263}]} {"id": "5350217131280321233-3", "language": "bengali", "document_title": "নুক্লাভি", "passage_text": "১৯ শতকের শেষের দিকে লোককাহিনী লিপিবদ্ধ করার উত্থান দেখা যায় তবে লিপিবদ্ধকারিরা অধারাবাহিক বানান এবং প্রায়ই ইংরেজি শব্দ ব্যবহার করেছিলেন যার কারনে একই সত্ত্বাকে বিভিন্ন নাম দেয়া হতে পারে।[1]নুক্লাভি শব্দটি এসেছে অরকেডিও knoggelvi থেকে,[2] এবং অর্কনিতে বসবাসকারী ও ১৯ শতকের লোককাহিনীবিদ ওয়াল্টার ট্রেইল ডেনিসনের মতে যার অর্থ \"সমুদ্রের শয়তান \"।[3] একই দানবকে শেটল্যান্ডে মুকেলেভি বলা হয় যেখানে একে ধরা হত সমুদ্রের খারাপ বিশ্বাস অথবা সমুদ্রের শয়তান হিসেবে।[4] ১৯ শতকের প্রথমদিকের সেমুএল হিবারট নামক একজন প্রত্নতাত্ত্বিক মনে করতেন নুক্লাভির নুক সম্পর্কিত ওল্ড নিকের নিকের সাথে, একটি নাম যা খ্রিস্টীয় বিশ্বাসে শয়তানের নাম হিসেবে দেয়া হয় এবং ল্যাটিন নেকারে (necare) যার অর্থ হত্যা করা।[5]", "question_text": "নুক্লাভি অথবা নুকাল্ভি শব্দের অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "সমুদ্রের শয়তান", "start_byte": 857, "limit_byte": 900}]} {"id": "5447758927889596593-4", "language": "bengali", "document_title": "ভালুকা উপজেলা", "passage_text": "আয়তন ৪৪৪.০৫ বর্গ কিলোমিটার। এটি ১টি থানা, ১টি পৌরসভা, ৯টি ওয়ার্ড, ১৩টি মহল্লা, ১১টি ইউনিয়ন, ৮৭টি মৌজা, ১১০টি গ্রাম নিয়ে গঠিত।", "question_text": "ভালুকা উপজেলা মোট কয়টি গ্রাম নিয়ে গঠিত ?", "answers": [{"text": "১১০", "start_byte": 270, "limit_byte": 279}]} {"id": "-810206014431958371-0", "language": "bengali", "document_title": "আইয়ুব খান", "passage_text": "\nমোহাম্মাদ আইয়ুব খান (১৪ইমে ১৯০৭ - ১৯শে এপ্রিল ১৯৭৪) পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন উর্ধ্বতন অধিকারিক ছিলেন। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার পর থেকে আইয়ুব প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে বৈরীপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন। ১৯৫৮ সালের ৭ই অক্টোবর রাষ্ট্রপতি ইস্কান্দার মির্জা সমগ্র পাকিস্তানে সামরিক আইন জারি করেন এবং সেনাবাহিনীর তৎকালীন সর্বাধিনায়ক জেনারেল আইয়ুব খানকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের পদে নিযুক্ত করেন তিনি; ২৭শে অক্টোবর আইয়ুব মির্জাকে রাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দিতে বাধ্য করে নিজে রাষ্ট্রপতির পদে আসীন হন। ১৯৬৯ সালে পূর্ব পাকিস্তানের গণঅভ্যুত্থানের মুখে আইয়ুব তার ১১ বছরের রাষ্ট্রপতিত্বের অবসান ঘটান পদটি থেকে পদত্যাগ করে।[1]", "question_text": "আইয়ুব খান কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "পাকিস্তান", "start_byte": 136, "limit_byte": 163}]} {"id": "2580070107937663390-1", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর আমেরিকা", "passage_text": "উত্তর আমেরিকার আয়তন ২৪,৭০৯,০০০ বর্গ কি.মি. (৯,৫৪০,০০০ বর্গ মাইল), যা পৃথিবীপৃষ্ঠের প্রায় ৪.৮% এবং ভূ-পৃষ্ঠের ১৬.৫%। ২০০৭ সালে এই মহাদেশে প্রাক্কলিত জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৫২ কোটি। আয়তনের দিক থেকে উত্তর আমেরিকা এশিয়া ও আফ্রিকার পরে ৩য় বৃহত্তম[2] এবং জনসংখ্যার বিচারে এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপের পরে ৪র্থ বৃহত্তম মহাদেশ।[3]", "question_text": "উত্তর আমেরিকার আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "২৪,৭০৯,০০০ বর্গ কি.মি", "start_byte": 57, "limit_byte": 110}]} {"id": "-8329393109119637799-0", "language": "bengali", "document_title": "শৈবাল", "passage_text": "\nশৈবাল জলজ সুকেন্দ্রিক এককোষী বা বহুকোষী জীব, যারা সালোকসংশ্লেষনের মাধ্যমে শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রস্তুত করতে পারে। এদের দেহ মূল, কাণ্ড ও পাতায় বিভক্ত নয়। এরা বাতাসের নাইট্রোজেন গ্যাস সংবন্ধন করতে সক্ষম। এরা সবাত শ্বসন পদ্ধতিতে খাদ্যবস্তুর জারণ ঘটায়। পৃথিবীতে বহু প্রকার শৈবাল জন্মে থাকে I এদের কতক এককোষী ও কতক বহুকোষী I এরা মিঠা পানিতে এবং লোনা পানিতে জন্মাতে পারে I শৈবালের হাজার হাজার প্রজাতির মধ্যে আকার, আকৃতি, গঠনস্বভাবে প্রচুর পার্থক্য রয়েছে I আকার, আকৃতি ও গঠনে প্রচুর পার্থক্য থাকলেও এরা সবাই কতিপয় মৌলিক বৈশিষ্টে একই রকম, আর, তাই, এরা শৈবাল ও শেওলা নামে পরিচিত I", "question_text": "শৈবাল কোন শ্বসন পদ্ধতিতে খাদ্যবস্তুর জারণ ঘটায় ?", "answers": [{"text": "সবাত", "start_byte": 557, "limit_byte": 569}]} {"id": "-5391240391403691716-12", "language": "bengali", "document_title": "মেহেরপুর জেলা", "passage_text": "১৭৫৭ সালে পলাশীর আম্রকাননে সিরাজউদ্দৌল্লার সংগে ইংরেজদের যুদ্ধে মিরজাফরের বেইমানীতে রবার্ট ক্লাইভ জয়লাভ করায় বাংলার স্বাধীনতা অস্ত যায়। সেই প্রহসনের যুদ্ধে নদীয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র ক্লাইভের পক্ষে সমর্থন করায় মিঃ ক্লাইভ যুদ্ধে জয়লাভ করে কৃষ্ণচন্দ্রকে রাজেন্দ্র বাহাদুর খেতাবে ভূষিত করেন। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ১৭৬৫ সালে কৌশলে বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার দেওয়ানী লাভ করতে সমর্থ হয়। এ সময় হতেই নদীয়া তথা মেহেরপুর ইংরেজদের শাসনাধীনে চলে যায়। ১৭৯৬ সালে নদীয়া ও যশোরের সীমানা নির্দিষ্ট হলেও পরবর্তীতে তা কয়েকবার পরিবর্তন হয়। যশোরের সংগে নদীয়া তথা কুষ্টিয়া ও মেহেরপুরের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। ১৮৫৪ অথবা ১৮৫৭ সালে মেহেরপুর মুহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। অবিভক্ত নদীয়ার মহকুমা ছিল পাঁচটি যথা- কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, কুষ্টিয়া, চুয়াডাংগা ও মেহেরপুর। মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবার পর মেহেরপুরে ৫ টি থানা অন্তভূর্ক্ত হয় যথা-করিমপুর, গাংনী, তেহট্র, চাপড়া ও মেহেরপুর সদর। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময়ে করিমপুর,তেহট্র ও চাপড়া ভারতে অন্তভূর্ক্ত হয়, শুধুমাত্র গাংনী ও মেহেরপুর সদর নিয়ে মেহেরপুর মহকুমা গঠিত হয়।", "question_text": "মেহেরপুর জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "মেহেরপুর", "start_byte": 2576, "limit_byte": 2600}]} {"id": "853877029472213925-3", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "\nপশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমায় অবস্থিত কামারপুকুর গ্রামে ১৮৩৬ সালে এক দরিদ্র ধর্মনিষ্ঠ রক্ষণশীল ব্রাহ্মণ পরিবারে রামকৃষ্ণ পরমহংসের জন্ম হয়। তিনি পিতা ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায় এবং মা চন্দ্রমণি দেবীর চতুর্থ ও শেষ সন্তান। কথিত আছে, শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মের পূর্বে তাঁর পিতামাতার সম্মুখে বেশ কয়েকটি অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিল। সন্তানসম্ভবা চন্দ্রমণি দেবী দেখেছিলেন শিবলিঙ্গ থেকে নির্গত একটি জ্যোতি তাঁর গর্ভে প্রবেশ করছে। তাঁর জন্মের অব্যবহিত পূর্বে গয়ায় তীর্থভ্রমণে গিয়ে ক্ষুদিরাম গদাধর বিষ্ণুকে স্বপ্নে দর্শন করেন। সেই কারণে তিনি নবজাতকের নাম রাখেন গদাধর।[14]", "question_text": "ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায়", "start_byte": 443, "limit_byte": 510}]} {"id": "-3576753077219088643-3", "language": "bengali", "document_title": "পীরগঞ্জ উপজেলা, রংপুর", "passage_text": "পীরগঞ্জ উপজেলাটি ১টি পৌরসভা, ১৫টি ইউনিয়ন, ৩০৮টি মৌজা ও ৩৩১টি গ্রামের সমন্বয়ে গঠিত।[2]", "question_text": "বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও জেলার প্রশাসনিক এলাকা পীরগঞ্জ উপজেলায় মোট কয়টি গ্রাম রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৩৩১টি", "start_byte": 149, "limit_byte": 164}]} {"id": "6343074687570101901-1", "language": "bengali", "document_title": "রবার্ট ডাউনি জুনিয়র", "passage_text": "১৯৭০ সালে বাবার পরিচালিতপাউন্ড চলচ্চিত্রে মাত্র পাঁচ বছর বয়সে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্র জগতে ডাউনির আবির্ভাব হয়। তরুণ বয়সেই চলচ্চিত্রের সাথে তার সম্পৃক্ততা ঘটে দু:খ কল্পবিজ্ঞান কমেডিধর্মী উইয়ার্ড সায়েন্স (১৯৮৫) এবং লেস দ্যান জিরো (১৯৮৭) চলচ্চিত্রে। ১৯৯২ সালে চ্যাপলিন চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তাঁর পেশাদার অভিনয় জীবনের শুরু হয়। এই চলচ্চিত্রে কৌতুকাভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের ভূমিকায় অসাধারণ অভিনয়ের ফলে প্রথমবার তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কারে মনোনীত হন[10] এবং সেরা পার্শ্ব অভিনেতার জন্য বাফটা পুরস্কার অর্জন করেন।[11][12] ক্যালিফোর্নিয়ায় পদার্থ অপব্যবহার চিকিত্সা সুবিধা এবং রাজ্য প্রিসনে তিনি মাদকদ্রব্য সেবন অভিযোগে ছিলেন, ২০০০ সালে কারাগার থেকে মুক্তি লাভের এক সপ্তাহ পর ডাউনি টিভি সিরিজ এলী ম্যাক্বিলের প্রেম স্বার্থ অভিনয়ে যোগদান করেন। এর জন্য তিনি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার লাভ করেন।[13] ২০০০ সালের পরবর্তী এবং ২০০১ সালের শুরুতে দু’দফা মাদকাসক্তির অভিযোগে গ্রেফতার হওয়ার কারণে ডাউনিকে ধারাবাহিক থেকে বাদ দেয়া হয়।[14]", "question_text": "রবার্ট জন ডাউনি জুনিয়র অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রটির নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "পাউন্ড", "start_byte": 66, "limit_byte": 84}]} {"id": "-1347249947389247391-2", "language": "bengali", "document_title": "সোনালী ব্যাংক", "passage_text": "সারা দেশে বর্তমানে সোনালী ব্যাংকের ১২১৫ টি শাখা রয়েছে। ক) বৈদেশিক শাখা ২ টি(কলকাতা এবং শিলিগুড়ি) খ) স্থানীয় শাখা ১২০২ টি (গ্রামাঞ্চলীয় শাখা ৮৫৭ টি, শহুরে শাখা ৩৪২ টি) গ) আঞ্চলিক কার্যালয় ১৯ টি ঘ) প্রধান কার্যালয় ৪২ টি ঙ) জিএম কার্যালয় ১০ টি। সোনালী ব্যাংকে অনলাইন ব্যবস্থাপনায় ব্যাংকি কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বর্তমানে অনলাইন শাখার সংখ্যা ১২০৫\nটি।[1] সকল শ্রেণির কর্মরত কর্মকর্তা–কর্মচারীর সংখ্যা ২২৪৪৬ জন।", "question_text": "সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের বর্তমান কর্মীসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "২২৪৪৬", "start_byte": 1060, "limit_byte": 1075}]} {"id": "-5330507147784989785-1", "language": "bengali", "document_title": "ক্যামেরা", "passage_text": "শুরুর দিকে মানুষের অবয়ব, বিভিন্ন শখের বস্তু, ইমারত ও নৈসর্গিক দৃশ্যকে ধরে রাখার জন্য নানা উপায়ে চেষ্টা চালানো হতো। এক পর্যায়ে শুরু হয় কলম ও রঙ-তুলির ব্যবহার। তারপর কাপড়, কাগজ ও পাথরের ওপর ছবি আঁকার প্রচলন শুরু হতে থাকে। স্মৃতি রক্ষার্থে মানুষের ছবি, ইতিহাসখ্যাত ইমারত, ঐতিহাসিক বিভিন্ন দৃশ্য ও শখের বস্তুকে কলম অথবা রঙ-তুলির সাহায্যে ক্যানভাসে ধরে রাখার চেষ্টা চালায় মানুষ। এভাবে ধীরে ধীরে তৈরি হতে থাকে বড় বড় চিত্রকর, যারা সৃষ্টি করেন ইতিহাসখ্যাত চিত্রকর্ম। এরপর মানুষ ভাবতে থাকে ছবির বিষয়টিকে কীভাবে আধুনিকতার সংস্পর্শে আনা যায়। অর্থাৎ কীভাবে খুব সহজে নিখুঁত ছবি তোলা যায়। চলতে থাকে গবেষণা। আবিষ্কৃত হয় ছবি তোলার জন্য বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল। এরই ধারাবাহিকতায় চলে আসে ক্যামেরা তত্ত্বটি। ১০২১ সালে ইরাকের এক বিজ্ঞানী ইবন-আল-হাইতাম আলোক বিজ্ঞানের ওপর সাত খণ্ডের একটি বই লিখেছিলেন আরবি ভাষায়, এর নাম ছিল কিতাব আল মানাজির। সেখান থেকে ক্যামেরার উদ্ভাবনের প্রথম সূত্রপাত। ১৫০০ শতাব্দীতে এসে চিত্রকরের একটি দল তাদের আঁকা ছবিগুলোকে একাধিক কপি করার জন্য ক্যামেরা তৈরির প্রচেষ্টা চালায়। এর ধারাবাহিকতায় ১৫৫০ সালে জিরোলামো কারদানো নামের জার্মানির একজন বিজ্ঞানী ক্যামেরাতে প্রথম লেন্স সংযোজন করেন। তখন ক্যামেরায় এই লেন্স ব্যবহার করে শুধু ছবি আঁকা হতো। তখনও আবিষ্কৃত ওই ক্যামেরা দিয়ে কোনো প্রকার ছবি তোলা সম্ভব হয়নি। কারণ ওই ক্যামেরাকে সফল রূপ দিতে সময় লেগেছিল আরও অনেক বছর।\nক্যামেরার ইতিহাসে একটি মাইলফলক ছিল ১৮২৬ সাল। ওই সালেই প্রথমবারের মতো আলোকচিত্র ধারণের কাজটি করেন জোসেপ নাইসপোর নিপস। তিনি পাতলা কাঠের বাক্সের মধ্যে বিটুমিন প্লেটে আলোর ব্যবহার করে ক্যামেরার কাজটি করেন। সে হিসেবে তাকেই প্রথম ক্যামেরা আবিষ্কারক বলা যায়। তার ক্যামেরা সংক্রান্ত ধারণার ওপর নির্ভর করেই ফ্রাঞ্চমেন চার্লেস এবং ভিনসেন্ট ক্যাভেলিয়ার প্রথম সফল ক্যামেরা আবিষ্কার করতে সক্ষম হন। ১৮৪০ সালে উইলিয়াম টালবোট স্থায়ী চিত্র ধারণের জন্য নেগেটিভ ইমেজ থেকে ছবিকে পজিটিভ ইমেজে পরিবর্তন করেন। এরপরই বিশ্বব্যাপী ক্যামেরার প্রযুক্তিগত উন্নয়ন দ্রুতবেগে সম্প্রসারিত হতে থাকে। ১৮৮৫ সালে জর্জ ইস্টম্যান তার প্রথম ক্যামেরা ‘কোডাক’-এর জন্য পেপার ফিল্ম উৎপাদন করেন। বাণিজ্যিকভাবে এটাই ছিল বিক্রির জন্য তৈরি প্রথম ক্যামেরা। এর ঠিক এক বছর পরে পেপার ফিল্মের পরিবর্তে সেলুলয়েড ফিল্মের ব্যবহার চালু হয়। এরপর আর পেছন ফিরে তাকানো নয়। ১৯৪৮ সালে প্রথম আবিষ্কৃত হয় পোলারয়েড ক্যামেরা, যা দ্বারা মাত্র এক মিনিটে ছবিকে নেগেটিভ ইমেজ থেকে পজিটিভ ইমেজে রূপান্তর করা সম্ভব হয়। দীর্ঘ ৭৫ বছর অ্যানালগ ক্যামেরার রাজত্ব চলার পর ১৯৭৫ সালে কোডাকের স্টিভেন স্যাসোন প্রথম ডিজিটাল ক্যামেরার উদ্ভাবন করেন। এভাবেই আজ ক্যামেরা মানুষের হাতের মুঠোয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম ক্যামেরাটি কে তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "জোসেপ নাইসপোর নিপস", "start_byte": 3686, "limit_byte": 3736}]} {"id": "-6121272154770768019-1", "language": "bengali", "document_title": "রামায়ণ", "passage_text": "\n\nরামায়ণ (দেবনাগরী: रामायण) একটি প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, ঋষি বাল্মীকি রামায়ণের রচয়িতা। এই গ্রন্থটি হিন্দুশাস্ত্রের স্মৃতি বর্গের অন্তর্গত। রামায়ণ ও মহাভারত ভারতের দুটি প্রধান মহাকাব্য।[1] এই কাব্যে বিভিন্ন সম্পর্কের পারস্পরিক কর্তব্য বর্ণনার পাশাপাশি আদর্শ ভৃত্য, আদর্শ ভ্রাতা, আদর্শ স্ত্রী ও আদর্শ রাজার চরিত্র চিত্রণের মাধ্যমে মানবসমাজের আদর্শ ব্যাখ্যা করা হয়েছে।", "question_text": "রামায়ণ কে রচনা করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "বাল্মীকি", "start_byte": 233, "limit_byte": 257}]} {"id": "7755099264590331306-3", "language": "bengali", "document_title": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত", "passage_text": "১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি বাংলা প্রেসিডেন্সির যশোর জেলার (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার) সাগরদাঁড়ি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত হিন্দু কায়স্থ পরিবারে মধুসূদন দত্তের জন্ম হয়। তিনি ছিলেন রাজনারায়ণ দত্ত ও তাঁর প্রথমা পত্নী জাহ্নবী দেবীর একমাত্র সন্তান। রাজনারায়ণ দত্ত ছিলেন কলকাতার সদর দেওয়ানি আদালতের এক খ্যাতনামা উকিল। মধুসূদনের যখন তেরো বছর বয়স, সেই সময় থেকেই তাঁকে কলকাতায় বসবাস করতে হত। খিদিরপুর সার্কুলার গার্ডেন রিচ রোডে (বর্তমানে কার্ল মার্কস সরণী) অঞ্চলে তিনি এক বিরাট অট্টালিকা নির্মাণ করেছিলেন।", "question_text": "মাইকেল মধুসূদন দত্ত কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "বাংলা প্রেসিডেন্সির যশোর জেলার (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার) সাগরদাঁড়ি গ্রামে", "start_byte": 64, "limit_byte": 342}]} {"id": "5456123056820291740-1", "language": "bengali", "document_title": "মসলিন", "passage_text": "বাংলা মসলিন শব্দটি আরবি, ফার্সি কিংবা সংস্কৃতমূল শব্দ নয়। এস. সি. বার্নেল ও হেনরি ইউল নামের দুজন ইংরেজ কর্তৃক প্রকাশিত অভিধান 'হবসন জবসন'-এ উল্লেখ করা হয়েছে মসলিন শব্দটি এসেছে 'মসুল' থেকে। ইরাকের এক বিখ্যাত ব্যবসাকেন্দ্র হল মসুল। এই মসুলেও অতি সূক্ষ্ম কাপড় প্রস্তুত হত। এই 'মসুল' এবং 'সূক্ষ্ম কাপড়' -এ দুয়ের যোগসূত্র মিলিয়ে ইংরেজরা অতিসূক্ষ্ম কাপড়ের নাম দেয় 'মসলিন'।[1] অবশ্য বাংলার ইতিহাসে 'মসলিন' বলতে বোঝানো হয় তৎকালীন ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে উৎপাদিত অতি সূক্ষ্ম একপ্রকার কাপড়কে।", "question_text": "ঢাকাই মসলিন সর্বপ্রথম কোথায় তৈরী করা হয় ?", "answers": [{"text": "ঢাকা", "start_byte": 1120, "limit_byte": 1132}]} {"id": "-8359839957304594680-0", "language": "bengali", "document_title": "অমিয় চক্রবর্তী", "passage_text": "\nঅমিয় চক্রবর্তী (জন্ম: এপ্রিল ১০, ১৯০১ - মৃত্যু: জুন ১২, ১৯৮৬) বাঙালি সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ। বিংশ শতাব্দীর বাংলা সাহিত্যের অন্যতম ব্যক্তিত্ব। বাংলা আধুনিক কবিতার ইতিহাসে তিরিশের দশক এবং বুদ্ধদেব বসু, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, জীবনানন্দ দাশ ও বিষ্ণু দে'র সঙ্গে কবি অমিয় চক্রবর্তীর নাম অবিনাশী বন্ধন ও সমসাময়িকতার বিস্ময়ে জড়িয়ে আছে। শীর্ষস্থানীয় আধুনিক কবি এবং সৃজনশীল গদ্যশিল্পী অমিয় চক্রবর্তী শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।", "question_text": "অমিয় চক্রবর্তীর পেশা কি ছিল ?", "answers": [{"text": "রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য সচিব", "start_byte": 1086, "limit_byte": 1160}]} {"id": "-7378195374014458646-0", "language": "bengali", "document_title": "জীবনানন্দ দাশ", "passage_text": "জীবনানন্দ দাশ (/dʒɪbɒnʌnɒndɔː dʌʃ/) (১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৮৯৯ - ২২ অক্টোবর, ১৯৫৪; ৬ ফাল্গুন, ১৩০৫ - ৫ কার্তিক, ১৩৬১ বঙ্গাব্দ)[1] ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক, প্রাবন্ধিক। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম।[2] জীবনানন্দের প্রথম কাব্যে নজরুল ইসলামের প্রভাব থাকলেও দ্বিতীয় কাব্য থেকেই তিনি হয়ে ওঠেন মৌলিক ও ভিন্ন পথের অনুসন্ধানী।[2] মৃত্যুর পর থেকে শুরু করে বিংশ শতাব্দীর শেষ ধাপে তিনি জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেন এবং ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে যখন তার জন্মশতবার্ষিকী পালিত হচ্ছিল ততদিনে তিনি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় কবিতে পরিণত হয়েছেন।[3]", "question_text": "কবি জীবনানন্দ দাশ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৮৯৯", "start_byte": 70, "limit_byte": 124}]} {"id": "1269113662379706358-2", "language": "bengali", "document_title": "ইমোজি", "passage_text": "ইমোজি শব্দটি এসেছে জাপানি শব্দ ই (絵, \"ছবি\") + মোজি (文字, \"অক্ষর\") থেকে। এর আক্ষরিক অর্থ হল চিত্রলিপি। এর থেকেই ইংরেজি সমার্থক শব্দ Emotion এবং Emoticon সৃষ্ট হয়েছে।[11]", "question_text": "ইমোজি শব্দটির উৎপত্তি কোথা থেকে ?", "answers": [{"text": "জাপানি শব্দ ই (絵, \"ছবি\") + মোজি (文字, \"অক্ষর", "start_byte": 51, "limit_byte": 146}]} {"id": "-2558164257351028785-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদের বংশধারা", "passage_text": "হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বর্তমান সৌদি আরবে অবস্থিত মক্কা নগরীর কুরাইশ গোত্রের বনি হাশিম বংশে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মের তারিখ ছিল ১২ ই রবিউল আউয়াল, ইংরেজি সন মোতাবেক ৫৭০ খৃস্টাব্দে। প্রখ্যাত ইতিহাসবেত্তা উইলিয়াম মন্টগোমারি ওয়াট তার পুস্তকে ৫৭০ সনই ব্যবহার করেছেন।[1] তবে নবীর প্রকৃত জন্মতারিখ বের করা বেশ কষ্টসাধ্য। এজন্যই এ নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। যেমন এক বর্ণনা মতে তাঁর জন্ম ৫৭১ সালের ২০ বা ২২ শে এপ্রিল। সাইয়েদ সোলাইমান নদভী, সালমান মনসুরপুরী এবং মোহাম্মদ পাশা ফালাকির গবেষণায় এই তথ্য বেরিয়ে এসেছে। তবে শেষোক্ত মতই ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে বেশী নির্ভরযোগ্য। যাই হোক, নবীর জন্মের বছরেই হস্তী যুদ্ধের ঘটনা ঘটে এবং সে সময় সম্রাট নরশেরওয়ার সিংহাসনে আরোহনের ৪০ বছর পূর্তি ছিল এ নিয়ে কারো মাঝে দ্বিমত নেই।", "question_text": "নবী হযরত মুহাম্মদের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "সৌদি আরবে অবস্থিত মক্কা নগরী", "start_byte": 151, "limit_byte": 227}]} {"id": "3789028052955731847-12", "language": "bengali", "document_title": "মহাভারত", "passage_text": "মহাভারত কাব্যগ্রন্থটিতে মোট ১৮টি অধ্যায় তথা ‘পর্ব’ ও ১০০টি ‘উপপর্ব’ রয়েছে।", "question_text": "হিন্দু মহাকাব্য মহাভারতে মোট কয়টি অধ্যায় রয়েছে ?", "answers": [{"text": "১৮", "start_byte": 78, "limit_byte": 84}]} {"id": "4772005707235713113-2", "language": "bengali", "document_title": "গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেল", "passage_text": "গ্রেগর মেন্ডেল, যিনি কিনা পরবর্তীতে জিনতত্ত্বের জনক হিসেবে পরিচিত হবেন, তার শিক্ষক ও সহকর্মীদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে মঠের বাগানে গবেষণা শুরু করেন। ১৮৫৬ থেকে ১৮৬৩ পর্যন্ত মেন্ডেল প্রায় ২৯,০০০ মটরশুঁটি (অর্থাৎ, Pisum sativum) চাষ ও পরীক্ষা করেন। এই পর্যবেক্ষণগুলো থেকে তিনি লক্ষ্য করেন প্রতি চারটিতে একটি গাছ বিশুদ্ধ প্রচ্ছন্ন অ্যালিল]] বিশিষ্ট, দুটি সংকর এবং একটি বিশুদ্ধ প্রকট অ্যালিল বিশিষ্ট। তার এই গবেষণা দুটি সাধারণীকরণের সূচনা ঘটায়- পৃথকীকরণ সূত্র এবং স্বাধীনভাবে সঞ্চারণ সূত্র, যা কিনা পরবর্তীতে মেন্ডেলের বংশগতির সূত্র নামে পরিচিত হয়।", "question_text": "জিনতত্ত্বের জনক কে ?", "answers": [{"text": "গ্রেগর মেন্ডেল", "start_byte": 0, "limit_byte": 40}]} {"id": "-4168262901980831353-11", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "দেশের সর্ব প্রাচীন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৩টি অনুষদ, ৮২টি বিভাগ, ১১টি ইনস্টিটিউট এবং ৩৯টি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া ছাত্র-ছাত্রীদের থাকার জন্যে রয়েছে ২০টি আবাসিক হল ও হোস্টেল।", "question_text": "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে মোট কয়টি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৩৯", "start_byte": 243, "limit_byte": 249}]} {"id": "-1501475159220322603-3", "language": "bengali", "document_title": "এইডস", "passage_text": "২০১৬ সালের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বে প্রায় ৩ কোটি ৬৭ লক্ষ লোক এইচআইভি (মানব প্রতিরক্ষা অভাবসৃষ্টিকারী ভাইরাস) দ্বারা আক্রান্ত ছিল এবং ঐ বছর এইডসের কারণে ১০ লক্ষ লোকের মৃত্যু হয়।[6] তবে ২০১৬ সালে ২০১৫ সালের তুলনায় নতুন এইচআইভি সংক্রমণের সংখ্যা ৩ লক্ষ কম ছিল।[7] বেশির ভাগ এইডস আক্রান্ত রোগীই সাহারা-নিম্ন আফ্রিকাতে বাস করে।[4] ১৯৮০-র দশকের শুরুতে রোগটি চিহ্নিত করার পর থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী এইডস রোগে মোট আনুমানিক ৩ কোটি ৫০ লক্ষ লোক মারা গেছে।[8] এইডসকে বর্তমানে একটি মহামারী ব্যাধি হিসেবে গণ্য করা হয়, যা বিশ্বের বিশাল এক আয়তন জুড়ে বিদ্যমান এবং যা সক্রিয়ভাবে ছড়িয়ে পড়ছে।[9] এইচআইভি ভাইরাসটি সম্ভবত ১৯শ শতকের শেষভাগে বা ২০শ শতকের শুরুর দিকে পশ্চিম-মধ্য আফ্রিকাতে উৎপত্তিলাভ করে।[10] ১৯৮১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র সিডিসি সর্বপ্রথম রোগটি শনাক্ত করে এবং তার পরে ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে এই রোগের কারণ হিসেবে এইচআইভি ভাইরাসকে শনাক্ত করা হয়।[11]", "question_text": "এইডস রোগটি প্রথম কবে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৮১ সালে", "start_byte": 1841, "limit_byte": 1866}]} {"id": "5960518836575942013-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তর কোরিয়া", "passage_text": "উত্তর কোরিয়া উত্তর-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র যা কোরীয় উপদ্বীপের উত্তর অর্ধাংশ নিয়ে গঠিত। এর সরকারি নাম গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া (কোরীয় ভাষায় 조선민주주의인민공화국 চোসন্‌ মিন্‌জুজুই্যই ইন্‌মিন্‌ কোংহুয়াগুক্‌)। উত্তর কোরিয়ার উত্তরে গণচীন, উত্তর-পূর্বে রাশিয়া, পূর্বে জাপান সাগর, দক্ষিণে দক্ষিণ কোরিয়া এবং পশ্চিমে পীত সাগর অবস্থিত। দেশটির আয়তন ১,২০,৫৩৮ বর্গকিলোমিটার। উত্তর কোরিয়া রাষ্ট্রটি ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে সোভিয়েত সামরিক বাহিনী কোরীয় উপদ্বীপের উপরের অর্ধাংশ নিয়ন্ত্রণ করেছিল। ১৯৫০-এর দশকের কোরীয় যুদ্ধের পর থেকে এটি সমাজতান্ত্রিক শাসনের অধীনে রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহরের নাম পিয়ং ইয়াং। উত্তর কোরিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়া মধ্যবর্তী অবস্থিত কোরীয় সেনামুক্ত অঞ্চল ও প্রাবর অঞ্চল। আম্নোক নদী এবং তুমান নদী উত্তর কোরিয়া এবং গণচীন এর মধ্যবর্তী সীমান্তে অবস্থিত। তুমান নদী একটি অংশ একেবারে উত্তর-পূর্ব অংশে রাশিয়ার সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে।", "question_text": "উত্তর কোরিয়ার বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "পিয়ং ইয়াং", "start_byte": 1758, "limit_byte": 1789}]} {"id": "6870594718301707292-1", "language": "bengali", "document_title": "ইসরায়েল", "passage_text": "ইসরায়েল সমগ্র জেরুসালেম শহরকে তার রাজধানী হিসেবে দাবী করে আসছে, যদিও এই মর্যাদা সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রই স্বীকার করে না।[8] শহরের পশ্চিমভাগ ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণাধীন এবং এখানে দেশটির সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলি অবস্থিত।[টীকা 2] অর্থনৈতিকভাবে ইসরায়েল একটি অত্যন্ত উন্নত শিল্পপ্রধান রাষ্ট্র। ভূমধ্যসাগরের উপকূলে অবস্থিত তেল আভিভ দেশটির অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত প্রাণকেন্দ্র এবং বৃহত্তম নগর এলাকা।[9] স্থুল আভ্যন্তরীণ উৎপাদনের হিসেবে ইসরায়েল বিশ্বের ৩৪তম বৃহত্তম অর্থনীতি। দেশটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার সদস্যরাষ্ট্র। বিশ্বব্যাংকের হিসাবমতে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে এটি এশিয়ার ৩টি উচ্চ-আয়ের রাষ্ট্রগুলির একটি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের মতে এটি বিশ্বের ৩৯টি অগ্রসর অর্থনীতিসমৃদ্ধ দেশগুলির একটি।", "question_text": "ইসরায়েলের রাজধানী কোনটি ?", "answers": [{"text": "জেরুসালেম", "start_byte": 41, "limit_byte": 68}]} {"id": "6379374255497658608-2", "language": "bengali", "document_title": "আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান", "passage_text": "ঢাকা'র সিটি ল কলেজে তিনি ১৯৬৮ সালে আরো ভালো ফলাফলের জন্যে দ্বিতীয়বারের মতো এম.এ বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জনের জন্য চেষ্টা করছিলেন।[3] ১৯৬৯ সালে মৃত্যুকালীন সময়ে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে এম.এ শেষ বর্ষের ছাত্র ছিলেন তিনি। শহীদ আসাদ তৎকালীন ঢাকা হল (বতর্মান শহীদুল্লাহ হল) শাখার পূর্ব-পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি হিসেবে এবং পূর্ব-পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন (ইপসু-মেনন গ্রুপ), ঢাকা শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিবেদিত প্রাণ আসাদুজ্জামান গরিব ও অসহায় ছাত্রদের শিক্ষার অধিকার বিষয়ে সর্বদাই সজাগ ছিলেন। তিনি শিবপুর নৈশ বিদ্যালয় নামে একটি নৈশ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং শিবপুর কলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিদেরকে সাথে নিয়ে আর্থিক তহবিল গড়ে তোলেন।[3]", "question_text": "আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান কোন কলেজের ছাত্রনেতা ছিলেন ?", "answers": [{"text": "সিটি ল কলেজে", "start_byte": 17, "limit_byte": 49}]} {"id": "-3147439926722365400-0", "language": "bengali", "document_title": "রেনেসাঁ শিল্প", "passage_text": "রেনেসাঁ শিল্প বলতে ইউরোপীয় রেনেসাঁর সময়কার চিত্রকলা, স্থাপত্য, এবং আলংকারিক কার্যকলাপসমূহকে বোঝানো হয় যা দর্শন, সাহিত্য, সঙ্গীত, এবং বিজ্ঞানের পাশাপাশি একটি নিজস্ব শৈলী নিয়ে ১৪০০ সালে ইতালিতে আবির্ভূত হয়। রেনেসাঁ চিত্রকলা, যাকে কিনা ক্লাসিকাল এন্টিকুইটির/ধ্রুপদী সভ্যতার শ্রেষ্ঠ বলে মনে করা হয়, তা ক্লাসিকাল বা শাস্ত্রীয় চিত্রকলাকে বুনিয়াদ করেই গড়ে ওঠে, তবে সেই ঐতিহ্যকেই উত্তর ইউরোপের সমসাময়িক শৈল্পিক বিকাশ এবং বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের সাথে যুক্ত করে রুপান্তর করে নেয়। সুরভি বন্দোপাধ্যায়ের মতে \"ক্লাসিসিজম-এর বৈশিষ্ট্য হল পরিমিতিবোধ, ভারসাম্যবোধ, সংযম এবং আঙ্গিক-সচেতনতা।...ক্লাসিসিজম-এর তাত্ত্বিক অর্থ হল নিয়ম, প্রথা এবং প্রচলিত শৃঙ্খলার অনুসরণ, তাৎক্ষণিক প্রেরণা নয়\"।[1] রেনেসাঁ শিল্প এবং রেনেসাঁ মানবতাবাদ দর্শন সমস্ত ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে এবং নিত্যনতুন শৈল্পিক কলাকৌশল ও শৈল্পিক সংবেদনশীলতা শিল্পী ও তাঁদের পৃষ্ঠপোষকদের প্রভাবিত করে। রেনেসাঁ শিল্পের মাধ্যমেই ইউরোপ মধ্যযুগ থেকে আদি আধুনিক যুগে উন্নীত হয়। ", "question_text": "ইউরোপের কোন দেশে প্রথম রেনেসাঁর উৎপত্তি হয় ?", "answers": [{"text": "ইতালি", "start_byte": 502, "limit_byte": 517}]} {"id": "-8395873798868907209-0", "language": "bengali", "document_title": "এশিয়া", "passage_text": "এশিয়া (/ˈeɪʒə/(listen) বা /ˈeɪʃə/) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ, প্রাথমিকভাবে পূর্ব ও উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। এটি ভূপৃষ্ঠের ৮.৭% ও স্থলভাগের ৩০% অংশ জুড়ে অবস্থিত। আনুমানিক ৪৩০ কোটি মানুষ নিয়ে এশিয়াতে বিশ্বের ৬০%-এরও বেশি মানুষ বসবাস করেন। অধিকাংশ বিশ্বের মত, আধুনিক যুগে এশিয়ার বৃদ্ধির হার উচ্চ। উদাহরণস্বরূপ, বিংশ শতাব্দীর সময়, এশিয়ার জনসংখ্যা প্রায় চারগুণ বেড়ে গেছে, বিশ্ব জনসংখ্যার মত।[3]", "question_text": "পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ কোনটি ?", "answers": [{"text": "এশিয়া", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "9145699979909765560-3", "language": "bengali", "document_title": "মহেশখালী উপজেলা", "passage_text": "১৯৫৪ সালে মহেশখালী থানা গঠিত হয়।[3] মহেশখালী থানাকে ১৯৮৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর উপজেলায় রূপান্তর করা হয়।[4] মহেশখালী উপজেলা আরো তিনটি ছোট ছোট দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হল: সোনাদিয়া, মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা।[5] বর্তমানে মহেশখালী উপজেলায় ১টি পৌরসভা এবং ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ মহেশখালী উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম মহেশখালী থানার আওতাধীন।", "question_text": "বাংলাদেশের মহেশখালী উপজেলায় বর্তমান পৌরসভার সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "১", "start_byte": 615, "limit_byte": 618}]} {"id": "9169876759147812627-29", "language": "bengali", "document_title": "কৃষ্ণ", "passage_text": "এছাড়াও কৃষ্ণ ধৃতরাষ্ট্রের জামাতা জয়দ্রথকে বধ করতে অর্জুনকে সহায়তা করেন। জয়দ্রথের কারণেই অর্জুনের পুত্র অভিমন্যু দ্রোণাচার্যের চক্রব্যূহে প্রবেশ করেও বেরিয়ে আসার উপায় অজ্ঞাত থাকায় কৌরবদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হয়েছিলেন। কৃষ্ণ কৌরবদের সেনাপতি দ্রোণাচার্যের পতনও সম্পন্ন করেছিলেন। তিনি ভীমকে নির্দেশ দিয়েছিলেন অশ্বত্থামা নামক একটি হাতিকে বধ করতে এবং তাৎপর্যপূর্ণভাবে দ্রোণাচার্যের পুত্রের নামও অশ্বত্থামা। এরপর কৃষ্ণের নির্দেশে যুধিষ্ঠির দ্রোণাচার্যকে গিয়ে চতুরতার সাথে বলেন যে অশ্বত্থামা নিহত হয়েছেন এবং তারপর খুব মৃদুস্বরে বলেন যে সেটি একটি হাতি। কিন্তু যেহেতু যুধিষ্ঠির কখনও মিথ্যাচার করতেন না তাই দ্রোণাচার্য তাঁর প্রথম কথাটি শুনেই মানসিক ভাবে অত্যন্ত আহত হন ও অস্ত্র পরিত্যাগ করেন। এরপর কৃষ্ণের নির্দেশে ধৃষ্টদ্যুম্ন দ্রোণের শিরশ্ছেদ করেন।", "question_text": "মহাভারতের বর্ণনা অনুসারে অর্জুনের ছেলের নাম কী ?", "answers": [{"text": "অভিমন্যু", "start_byte": 293, "limit_byte": 317}]} {"id": "718364632586215903-3", "language": "bengali", "document_title": "রামকৃষ্ণ পরমহংস", "passage_text": "\nপশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমায় অবস্থিত কামারপুকুর গ্রামে ১৮৩৬ সালে এক দরিদ্র ধর্মনিষ্ঠ রক্ষণশীল ব্রাহ্মণ পরিবারে রামকৃষ্ণ পরমহংসের জন্ম হয়। তিনি পিতা ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায় এবং মা চন্দ্রমণি দেবীর চতুর্থ ও শেষ সন্তান। কথিত আছে, শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মের পূর্বে তাঁর পিতামাতার সম্মুখে বেশ কয়েকটি অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিল। সন্তানসম্ভবা চন্দ্রমণি দেবী দেখেছিলেন শিবলিঙ্গ থেকে নির্গত একটি জ্যোতি তাঁর গর্ভে প্রবেশ করছে। তাঁর জন্মের অব্যবহিত পূর্বে গয়ায় তীর্থভ্রমণে গিয়ে ক্ষুদিরাম গদাধর বিষ্ণুকে স্বপ্নে দর্শন করেন। সেই কারণে তিনি নবজাতকের নাম রাখেন গদাধর।[14]", "question_text": "ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট ভারতীয় হিন্দু ধর্মগুরু রামকৃষ্ণ পরমহংসের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ক্ষুদিরাম চট্টোপাধ্যায়", "start_byte": 443, "limit_byte": 510}]} {"id": "-7761145883741097457-0", "language": "bengali", "document_title": "আন্দিজ পর্বতমালা", "passage_text": "\n\n\nআন্দিজ পর্বতমালা বা আন্দেস পর্বতমালা (স্পেনীয়: Cordillera de los Andes কোর্দ়িয়েরা দ়ে লোস্‌ আন্দেস্‌) [1] পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতমালা। দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত এই পর্বতমালার দৈর্ঘ্য কমপক্ষে ৭,০০০ কি.মি. (৪,৪০০ মাইল) এবং গড় প্রস্থ ৫০০ কি.মি. (৩০০ মাইল)। এই পর্বতমালার গড় উচ্চতা প্রায় ৪০০০ মি. (১৩,০০০ ফুট", "question_text": "আন্দিজ পর্বতমালা কোন মহাদেশে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "দক্ষিণ আমেরিকা", "start_byte": 323, "limit_byte": 363}]} {"id": "-1208007985663522325-0", "language": "bengali", "document_title": "রাজশাহী", "passage_text": "\n\nরাজশাহী বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের (উত্তরবঙ্গের) একটি শহর। রাজশাহী বাংলাদেশের অনত্যম প্রাচীন ও ঐত্যিহবাহী শহর। রাজশাহী শহর বিখ্যাত পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত। যা রাজশাহী বিভাগের বিভাগীয় শহর। রাজশাহী শহরের নিকটে প্রাচীন বাংলার বেশ কয়েকটি রাজধানী শহর অবস্থিত। এদের মাঝে লক্ষণৌতি বা লক্ষনাবতি, পুন্ড্র ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। রাজশাহী তার আকর্ষণীয় রেশমীবস্ত্র, আম, লিচু এবং মিষ্টান্নসামগ্রীর জন্য প্রসিদ্ধ। রেশমীবস্ত্রের কারনে রাজশাহীকে রেশমনগরী নামে ডাকা হয়। রাজশাহী শহরে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে যাদের অনেকগুলির খ্যাতি দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে। নামকরা এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য রাজশাহী শহর শিক্ষানগরী নামেও পরিচিত। রাজশাহী শহরে এবং এর আশেপাশে বেশ কিছু বিখ্যাত ও ঐতিহাসিক মসজিদ, মন্দির ও উপাসনালয় তথা ঐতিহাসিক স্থাপনা রয়েছে।", "question_text": "রাজশাহী জেলা কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "পদ্মা", "start_byte": 351, "limit_byte": 366}]} {"id": "-1644751621407560864-48", "language": "bengali", "document_title": "দর্শন", "passage_text": "বিশ্বধর্মসমূহের অন্যতম হচ্ছে ইসলাম। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ মধ্যে খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ ও হিন্দু ধর্মের নাম উল্লেখযোগ্য। ইসলামের অনুসরণ দেখা যায় প্রধানত মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা এবং এশিয়া ভূখন্ডসমূহে। ইসলামের উদ্ভবকাল ৭ম শতাব্দী। আরব দেশের বিখ্যাত কোরাইশ বংশের আব্দুল্লাহর পুত্র মুহম্মদ কে(সা) (৫৭০-৬৩২ খ্রিঃ) ইসলামের অনুসারীগণ আল্লাহর আদেশপ্রাপ্ত ব্যক্তি বলে বিশ্বাস করেন এবং তাঁকে সম্মানের সঙ্গে হযরত মুহাম্মদ (সা) বলে উল্লেখ করেন। হযরত মুহাম্মাদ(সা) ইসলাম ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা।", "question_text": "ইসলামী দর্শনের উদ্ভব কবে ঘটে ?", "answers": [{"text": "৭ম শতাব্দী", "start_byte": 587, "limit_byte": 615}]} {"id": "-8914570441863321946-0", "language": "bengali", "document_title": "কিম জং উন", "passage_text": "কিম জং উন [2] ( জন্ম ৮ জানুয়ারি ১৯৮৪[3] হচ্ছেন গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া অর্থাৎ উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা। তিনি হচ্ছেন কিম জং ইলের (১৯৪১-২০১১) চতুর্থ সন্তান ও কিম ইল-সাং-এর (১৯১২-১৯৯৪) নাতি। তিনি বর্তমানে উত্তর কোরিয়ার ওয়ার্কার্স পার্টির প্রথম সম্পাদক, উত্তর কোরিয়ার কেন্দ্রীয় সামরিক সংস্থার সভাপতি, উত্তর কোরিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা সংস্থার সভাপতি, কোরিয়ান পিপলস আর্মির সর্বোচ্চ অধিনায়ক ও কোরিয়ার ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতিমণ্ডলীয় নিয়ন্ত্রণ কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার বাবা অর্থাৎ কিম জং ইলের রাজ্য অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার পর তিনি ২৮ ডিসেম্বর ২০১১ নিজেকে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে ঘোষণা করেন।[4] তিনি তার বাবা কিম জং ইল ও মা কো ইয়ং হীর তৃতীয় ও সর্বকনিষ্ঠ পুত্র।[5]", "question_text": "বর্তমানে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ শাসক কে ?", "answers": [{"text": "কিম জং উন", "start_byte": 0, "limit_byte": 23}]} {"id": "-2161743637032809795-0", "language": "bengali", "document_title": "জগন্নাথ", "passage_text": "\n\nজগন্নাথ (অর্থাৎ, \"জগতের নাথ\" বা \"জগতের প্রভু\") হলেন একজন হিন্দু দেবতা। ভারতের ওড়িশা, ছত্তীসগঢ় (বস্তার অঞ্চল), পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, বিহার, অসম, মণিপুর ও ত্রিপুরা রাজ্যে[2] এবং বাংলাদেশে তাঁর পূজা প্রচলিত। জগন্নাথ হলেন হিন্দু দেবতা বিষ্ণু বা তাঁর অবতার কৃষ্ণের একটি বিশেষ রূপ।[3] তাঁকে তাঁর দাদা বলরাম ও বোন সুভদ্রার সঙ্গে পূজা করা হয়।", "question_text": "হিন্দু দেবতা জগন্নাথের দাদার নাম কী ?", "answers": [{"text": "বলরাম", "start_byte": 763, "limit_byte": 778}]} {"id": "2108108081598201719-11", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "কুরআনে মোট ৩০ টি পারা বা অধ্যায় রয়েছে। ১১৪টি পূর্নাঙ্গ সূরা রয়েছে। সূরাগুলো বিভিন্ন আকারের হলেও কুরআনের পারাগুলো প্রায় সমান আকারের। কুরআন মুখস্থকরণের ক্ষেত্রে সাধারণতম পারা অনুযায়ী শিক্ষা করানো হয়। যে সকল স্থানে সমগ্র কুরআন পাঠের আয়োজন করা হয় সেখানেও এই পারা অনুযায়ী করা হয়।", "question_text": "ইসলাম ধর্মের প্রধান গ্রন্থ কুরআন শরীফে মোট কতগুলো অধ্যায় রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৩০", "start_byte": 29, "limit_byte": 35}]} {"id": "-2185914486832119777-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারত বিভাজন", "passage_text": "ভারত বিভাজন হল ব্রিটিশ ভারতের রাজনৈতিক বিভাজন।[1] ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ব্রিটিশ ভারত ভেঙে হয়ে পাকিস্তান অধিরাজ্য ও ভারত অধিরাজ্য নামে দুটি সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন করা হয়। পাকিস্তান অধিরাজ্য পরবর্তীকালে আবার দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ নামে দুটি রাষ্ট্রে পরিণত হয়। ভারত অধিরাজ্য পরবর্তীকালে ভারতীয় প্রজাতন্ত্র বা ভারত গণরাজ্য নামে পরিচিত হয়। ১৯৪৭ সালের ভারত বিভাজনের ফলে ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি ও পাঞ্জাব প্রদেশও দ্বিখণ্ডিত হয়। বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি ভেঙে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য (ভারত) ও পূর্ব বাংলা/পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশ (পাকিস্তান) গঠিত হয়। পাঞ্জাব প্রদেশ ভেঙে পাঞ্জাব প্রদেশ (পাকিস্তান) ও পাঞ্জাব রাজ্য (ভারত) গঠিত হয়। ভারত বিভাজনের সঙ্গে সঙ্গে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী, ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস ও অন্যান্য প্রশাসনিক কৃত্যক এবং রেলপথ ও অন্যান্য কেন্দ্রীয় সম্পদ দুই রাষ্ট্রের মধ্যে বিভক্ত করে দেওয়া হয়।", "question_text": "ভারতবর্ষকে মোট কতগুলি অঞ্চলে বিভাজন করা হয়েছে ?", "answers": [{"text": "দুটি", "start_byte": 351, "limit_byte": 363}]} {"id": "-1825095116624787212-30", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "তুরস্কে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হচ্ছে ফুটবল।[82] ফুটবলে তাদের সর্বোচ্চ সাফল্য হচ্ছে ২০০২ সালে জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বকাপে তৃতীয় স্থান অর্জন।[83] সর্বশেষ সাফল্য হিসেবে তুরস্ক ফুটবল দলটি ২০০৮ সালের ইউরো কাপের সেমিফাইনালে উঠতে সক্ষম হয়। অন্যান্য খেলার মধ্যে বাস্কেটবল ও ভলিবল খেলা খুব জনপ্রিয়। ২০০১ সালে ইউরো বাস্কেটবলের আয়োজক দেশ ছিল তুরস্ক। ওই টুর্নামেন্টে তুরস্ক দল দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে।[17][84][85] এ ছাড়া ভলিবলেও তাদের অর্জন খুব ভালো। তবে তুরস্কের জাতীয় খেলা হচ্ছে ঐতিহ্যবাহী ইয়াগলি গুরেস বা অয়েলড রেসলিং।[86] অটোমানদের সময় থেকেই এ খেলাকে জাতীয় খেলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়। তুরস্কের জাতীয় রেসলাররা বিশ্ব ও অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। এ ছাড়া অন্যান্য খেলার মধ্যে ভারোত্তোলন এবং মোটর রেসিং তুর্কিদের খুবই প্রিয়। ভারোত্তোলনে তুর্কিরা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। এ ক্ষেত্রে তারা অলিম্পিক পদক ও ইউরোপিয়ান পদকও জিতেছে কয়েকবার।[87]", "question_text": "তুরস্কের জাতীয় খেলা কী ?", "answers": [{"text": "ইয়াগলি গুরেস বা অয়েলড রেসলিং", "start_byte": 1283, "limit_byte": 1365}]} {"id": "-8679555805989868423-10", "language": "bengali", "document_title": "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "১৯৭৩ সালের ১৪ জুন, মধ্যযুগের চারটি কামান নিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে এ জাদুঘরে বেলে পাথরের একাধিক ভাস্কর্যসহ বেশকিছু প্রাচীন পাথরের ভাস্কর্য এবং একটি কামান রয়েছে। জাদুঘর ভবনটি পাঁচটি গ্যালারিতে বিভক্ত। যেখানে রয়েছে: সমসাময়িক আর্ট গ্যালারি, প্রাগৈতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক আর্ট গ্যালারি, ভাস্কর্য গ্যালারি, লোকশিল্প গ্যালারি এবং ইসলামিক আর্ট গ্যালারি।", "question_text": "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘর কবে স্থাপিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭৩ সালের ১৪ জুন", "start_byte": 0, "limit_byte": 45}]} {"id": "5234150680725096053-0", "language": "bengali", "document_title": "পলাশীর যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সাথে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পলাশী নামক স্থানে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল তাই পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত। ১৭৫৭ সালের জুন ২৩ তারিখে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন এবং ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠার পথ সূচিত হয়।\n", "question_text": "১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধ কাদের মধ্যে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "সিরাজউদ্দৌলার সাথে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির", "start_byte": 64, "limit_byte": 204}]} {"id": "-4406976333727853714-0", "language": "bengali", "document_title": "কুমিল্লা মডার্ণ হাই স্কুল", "passage_text": "কুমিল্লা মডার্ণ হাই স্কুল বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এটি কুমিল্লা জেলার প্রাণকেন্দ্র কান্দিরপাড়ের সন্নিকটে অবস্থিত। এটি ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত। স্কুলটিতে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা দেয়া হয় যেখানে মেয়েরা প্রভাতি ও ছেলেরা দিবা শাখায় অধ্যায়ন করে। এস এস সি পরীক্ষার ফলাফলের দিক দিয়ে, এই স্কুলটি বেশ কয়েক বছর ধরে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে সেরা দশের মধ্যে অবস্থান করছে। স্কুলটিতে প্রায় ৫০০০ শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করে।\n\n\n", "question_text": "কুমিল্লা মডার্ণ হাই স্কুলের বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৫০০০", "start_byte": 1131, "limit_byte": 1162}]} {"id": "-3096610879650595141-2", "language": "bengali", "document_title": "ব্রাহ্মধর্ম", "passage_text": "ব্রাহ্মধর্ম হল ১৯শ শতাব্দীর বাংলার একটি ধর্মীয় আন্দোলন। এই আন্দোলন থেকেই সেকালের বাংলার নবজাগরণ, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রথম পর্যায় এবং বৃহত্তর ক্ষেত্রে হিন্দু সংস্কার আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে। ব্রাহ্মধর্মের অনুগামীরা ‘ব্রাহ্ম’ নামে পরিচিত। ব্রাহ্মরা মূলত ভারতীয় বা বাংলাদেশী হন। রাজা রামমোহন রায় ব্রাহ্মসমাজ আন্দোলনের প্রথম প্রবক্তা। যুক্তিবাদের প্রয়োগের উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করে তিনি হিন্দু ধর্ম ও সামাজিক রীতিনীতিগুলি সংস্কারে উদ্যোগী হয়েছিলেন। তিনি নিজে একেশ্বরবাদী ধর্ম ও আধুনিক বিজ্ঞানের দ্বারা অনুপ্রাণিত হন।[1]", "question_text": "ব্রাহ্মধর্মের অনুগামীরা কি নামে পরিচিত ?", "answers": [{"text": "ব্রাহ্ম’", "start_byte": 612, "limit_byte": 636}]} {"id": "-9195221083997361030-4", "language": "bengali", "document_title": "দক্ষিণ কোরিয়া", "passage_text": "রাষ্ট্রপতি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে ৫ বছর মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হন। মুন জে ইন ২০১৭ সাল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি।", "question_text": "দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি কে ?", "answers": [{"text": "মুন জে ইন", "start_byte": 181, "limit_byte": 204}]} {"id": "3210293504113396850-1", "language": "bengali", "document_title": "ইসরায়েল", "passage_text": "ইসরায়েল সমগ্র জেরুসালেম শহরকে তার রাজধানী হিসেবে দাবী করে আসছে, যদিও এই মর্যাদা সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রই স্বীকার করে না।[8] শহরের পশ্চিমভাগ ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণাধীন এবং এখানে দেশটির সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলি অবস্থিত।[টীকা 2] অর্থনৈতিকভাবে ইসরায়েল একটি অত্যন্ত উন্নত শিল্পপ্রধান রাষ্ট্র। ভূমধ্যসাগরের উপকূলে অবস্থিত তেল আভিভ দেশটির অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত প্রাণকেন্দ্র এবং বৃহত্তম নগর এলাকা।[9] স্থুল আভ্যন্তরীণ উৎপাদনের হিসেবে ইসরায়েল বিশ্বের ৩৪তম বৃহত্তম অর্থনীতি। দেশটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার সদস্যরাষ্ট্র। বিশ্বব্যাংকের হিসাবমতে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে এটি এশিয়ার ৩টি উচ্চ-আয়ের রাষ্ট্রগুলির একটি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের মতে এটি বিশ্বের ৩৯টি অগ্রসর অর্থনীতিসমৃদ্ধ দেশগুলির একটি।", "question_text": "ইসরায়েলের বর্তমান (২০১৯) রাজধানীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "জেরুসালেম", "start_byte": 41, "limit_byte": 68}]} {"id": "-3480676952456508315-33", "language": "bengali", "document_title": "ধর্মগ্রন্থ", "passage_text": "\n\nবাইবেল হল খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ। বাইবেল (বিবলজ) শব্দটি উদ্ভুত হয়েছে বা 'পাওযা' গ্রীক বিবলিয়া শব্দ থেকে, যার অর্থ 'একটি পুস্তক'। এটি প্যাপিরাস গাছের ছাল। বাইবেল হচ্ছে শাস্ত্র লিপি বা পুস্তক, ঈশ্বরের বাক্য। বাইবেল হলো ৬৬টি পুস্তকের একটি সংকলন, যা দুটি প্রধান ভাগে বিভক্ত— ৩৯টি পুস্তক সম্বলিত পুরাতন নিয়ম বা ওল্ড টেস্টামেন্ট, এবং ২৭টি পুস্তক সম্বলিত নতুন নিয়ম বা নিউ টেস্টামেন্ট। খ্রিস্টধর্মমতে, ১৬০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ৪০জন লেখক বাইবেল রচনা করেছিলেন। এরা ছিলেন পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের বিভিন্ন লোক। বাইবেলের মুখ্য বিষয়বস্তু বা কেন্দ্রমণি হলেন যীশু। পুরাতন নিয়ম মূলত হিব্রু ভাষায় লিখিত, তবে দানিয়েল ও ইষ্রা পুস্তক দুটির কিছু অংশ অরামীয় ভাষায় লিখিত। নুতন নিয়ম গ্রীক ভাষায় রচিত। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ এই বাইবেল লিখেছেন। খ্রিস্টানগণ বিশ্বাস করেন, এই বাইবেল রচনা হয়েছিল খ্রিস্টীয় ত্রিত্ববাদের অন্যতম পবিত্র আত্মার সহায়তায়। পৃথিবীর অনেক ভাষায় বাইবেল অনুবাদ হয়েছে। বাইবেলে বলা হয়েছে যে মানুষের গুনাহ্‌ থেকে নাজাত করার জন্য ঈশ্বর তাঁর মনোনিত ব্যক্তি যীশুকে দুনিয়াতে প্রেরণ করেন। যে কেউ যীশুর প্রতি বিশ্বাস করে এবং পাপ মাফ পাবার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে ঈশ্বরের দিকে ফেরে সেই মুক্তি পায়। বাইবেলের ইউহোন্না খন্ডের ১৪ রুকু ৬ আয়াতে বলা হয়েছে, \"আমিই (যীশুই) পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে (অর্থাৎ ঈশ্বরের কাছে) যেতে পারে না।\" ইসলাম ধর্মে \"বাইবেল\" বলে কোনো ধর্মগ্রন্থের উল্লেখ পাওয়া যায় না। উল্লেখ পাওয়া যায়, ঈশ্বরের বাণীবাহক ঈসার [আ.] প্রতি অবতীর্ণ ইঞ্জিল নামক ধর্মগ্রন্থের। কুরআনে বর্ণিত ঈসাকেই বাইবেলে যীশু বলা হয়। তবে মুসলিমরা বিশ্বাস করে বাইবেল আল্লাহর গ্রন্থ ইনযিলের পরিবর্তিত গ্রন্থ। কারণ মুসলিম ধারণা মতে, খ্রিস্টান পন্ডিতরা ইনযিলে পরিবর্তন সাধন করেছে[57]।", "question_text": "খ্রিস্টানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "বাইবেল", "start_byte": 2, "limit_byte": 20}]} {"id": "-4141750702372704213-0", "language": "bengali", "document_title": "দাউদ", "passage_text": "ডেভিড বা দাউদ (/ˈdeɪvɪd/; Hebrew: דָּוִד, דָּוִיד, Modern:David, Tiberian:Dāwîḏ; ISO 259-3 Dawid; Arabic: داوُود‎ Dāwūd; Syriac: ܕܘܝܕ‎ Dawid; Strong's: Daveed) বাইবেলের বর্ণনা অনুসারে, তিনি ছিলেন একজন ইসিরায়েল রাজতন্ত্রের দ্বিতীয় রাজা এবং বাইবেলের নূতন নিয়ম অনুসারে গালাতীয়দের প্রতি পত্র ও লূকলিখিত সুসমাচার মতে যীশুর পুর্বপুরুষ ইয়াকুবের পুত্র, ইয়াহুদার অধস্তন বংশধর । তাঁর পিতার নাম ইশি। অনেক পুত্র সন্তানের মধ্যে দাউদ ছিলেন পিতার কনিষ্ঠ সন্তান।বাইবেলের বিবরণে, ডেভিড বা দাউদ একজন অল্প বয়সী মেষপালক ছিলেন, যিনি প্রথম একজন সঙ্গীতজ্ঞ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন এবং গলিয়াত দ্বারা মৃত্যুবরণ করেন। তিনি রাজা শৌলের প্রিয় ছিলেন এবং শৌলের ছেলে যোনাথনের এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে ওঠেন।", "question_text": "বাইবেলের বর্ণনা অনুসারে ডেভিড বা দাউদের পিতা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ইশি", "start_byte": 838, "limit_byte": 847}]} {"id": "9098815468169778205-5", "language": "bengali", "document_title": "সঞ্জয় লীলা বনশালি", "passage_text": "২০১০ সালে তার পরিচালিত গুজারিশ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। এতে অভিনয় করেন হৃতিক রোশন ও ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন। এই ছবির মধ্যে দিয়ে তার সঙ্গীত পরিচালনায় অভিষেক হয়। এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পরিচালক পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[7] ২০১২ সালে তিনি তেলেগু চলচ্চিত্র বিক্রমার্কুদুর হিন্দি পুনঃনির্মাণ রাওড়ি রাঠোর প্রযোজনা করেন। প্রভু দেবা পরিচালিত ছবিটিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন অক্ষয় কুমার। ২০১৩ সালে বনশালি উইলিয়াম শেকসপিয়রের রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট অবলম্বনে ভারতীয় চিত্রনাট্যে রাম-লীলা চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। এতে প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেন রনবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন। বনশালি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পরিচালক পুরস্কার,[8] আইফা সেরা পরিচালক পুরস্কার, ও সেরা পরিচালক হিসেবে স্ক্রিন পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০১৪ সালে তিনি ম্যারি কম এবং ২০১৫ সালে গব্বার ইজ ব্যাক চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন।", "question_text": "সঞ্জয় লীলা বনশালি প্রথম কোন চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিচালনা করেন ?", "answers": [{"text": "গুজারিশ", "start_byte": 61, "limit_byte": 82}]} {"id": "-2706775228899940682-5", "language": "bengali", "document_title": "ফ্রান্স", "passage_text": "ফ্রান্স নগরভিত্তিক রাষ্ট্র। জনসংখ্যার প্রায় তিন-চতুর্থাংশ শহরে বাস করেন। প্যারিস (ফরাসি Paris পারি) ফ্রান্সের রাজধানী ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহর। ফ্রান্সের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল এই প্যারিসে প্রায় এক কোটি লোকের বাস। এটি বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। মধ্য-১৯ শতকে ব্যারন জর্জ ওজেনের সময় শহরটিকে বড় রাস্তা ও অন্যান্য পরিকল্পনামাফিক ঢেলে সাজানো হয়।", "question_text": "ফ্রান্সের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "প্যারিস", "start_byte": 202, "limit_byte": 223}]} {"id": "-992914826064683040-1", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর", "passage_text": "এই বিমান বন্দরে একটি অভ্যন্তরীণ এবং একটি আন্তজাতিক টার্মিনাল আছে। বর্তমানে, এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্যের পায় ৩০টি আন্তর্জাতিক বিমানপরিসেবা নেপালকে সংযুক্ত করেছে এবং কয়েকটি নেপাল এয়ারলাইন্সের হাব হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০০১ সালে, নেপাল এয়ারলাইন্স তাদের ফ্রাঙ্কফুর্ট এবং লন্ডন ফ্লাইট স্থগিত করে, যার ফলে ইউরোপের সাথে নেপালের সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। সম্প্রতি, টার্কিশ এয়ারলাইন্স ইস্তানবুল থেকে কাঠমান্ডু সরাসরি ফ্লাইট চালু করেছে এবং এর মাধ্যমে নেপালের সাথে ইউরোপ মহাদেশের সরাসরি যোগাযোগ পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে।", "question_text": "ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মোট কয়টি টার্মিনাল রয়েছে ?", "answers": [{"text": "একটি অভ্যন্তরীণ এবং একটি আন্তজাতিক টার্মিনাল", "start_byte": 42, "limit_byte": 164}]} {"id": "5309891351133822150-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআনে মোট কয়টি আয়াত আছে ?", "answers": [{"text": "৬,২৩৬", "start_byte": 603, "limit_byte": 616}]} {"id": "-4399681044037114549-11", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর", "passage_text": "সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪ হাজার ৪০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত ত্রিভুবন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। চারপাশের উচুঁ পাহাড়-পর্বতে ঘেরা। এখানে উড়োজাহাজ অবতরণ করাতে যেমন সতর্ক থাকতে হয়, তেমনি ওঠানোর সময় তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখতে হয়। ত্রিভুবনে অবতরণের সময় প্রধান বাধা একটি বিশাল পাহাড়, এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮৭০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। ত্রিভুবন বিমানবন্দরের নয় মাইল দূরে রয়েছে এই পাহাড়। এ জন্য এই রানওয়েতে কোনো উড়োজাহাজই সোজা অবতরণ করতে পারে না। ওই পাহাড় পেরোনোর পরপরই দ্রুত উড়োজাহাজ অবতরণ করাতে হয়।", "question_text": "ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে কত মিটার উচ্চতায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "৪ হাজার ৪০০ ফুট", "start_byte": 47, "limit_byte": 86}]} {"id": "4965008253116986620-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল ১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের সশস্ত্র সংগ্রাম, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি নিধনে ঝাঁপিয়ে পড়লে একটি জনযুদ্ধের আদলে গেৱিলাযুদ্ধ তথা স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে।[21] ২৫ মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ঢাকায় অজস্র সাধারণ নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পুলিশ ও ই.পি.আর.-কে হত্যা করে এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল আওয়ামী লীগ প্রধান বাঙালিদের তৎকালীন জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে। পার্বত্য চট্টগ্ৰামেৱ কালুৱঘাট বেতাৱ কেন্দ্ৰো থেকে ৮ম পূৰ্ব বেঙ্গল ৱেজিমেন্টেৱ উপ প্ৰধান মেজৱ জিয়াউর ৱহমান ও চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতা এম. এ. হান্নান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালি জাতির স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ\n[22][23][24]", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ কোন সালে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 85, "limit_byte": 97}]} {"id": "-7022611457544664126-0", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "হ্যারি পটার ( [Harry Potter]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help)) হচ্ছে ব্রিটিশ লেখিকা জে. কে. রাউলিং রচিত সাত খন্ডের কাল্পনিক উপন্যাসের একটি সিরিজ। এই সিরিজের উপন্যাসগুলিতে জাদুকরদের পৃথিবীর কথা বলা হয়েছে এবং কাহিনী আবর্তিত হয়েছে হ্যারি পটার নামের এক কিশোর জাদুকরকে ঘিরে, যে তার প্রিয় বন্ধু রন উইজলি ও হারমায়নি গ্রেঞ্জারকে সাথে নিয়ে নানা অ্যাডভেঞ্চারে অংশ নেয়। কাহিনীর বেশিরভাগ ঘটনা ঘটেছে হগওয়ার্টস স্কুল অব উইচক্র্যাফট এন্ড উইজার্ডরিতে। মূল চরিত্র হ্যারি পটারের বড় হওয়ার পথে যেসব ঘটনা ঘটে, তার শিক্ষাজীবন, সম্পর্ক ও অ্যাডভেঞ্চার নিয়েই কাহিনী রচিত হয়েছে। আবার বইটিতে মানুষের বন্ধুত্ব, উচ্চাশা, ইচ্ছা, গর্ব, সাহস, ভালবাসা, মৃত্যু প্রভৃতিকে জাদুর দুনিয়ার জটিল ইতিহাস, বৈচিত্র্যপূর্ণ অধিবাসী, অনন্য সংস্কৃতি ও সমাজ প্রভৃতির দৃষ্টিকোণ থেকে বর্ণনা করা হয়েছে। এর কাহিনী মূলত কালো-যাদুকর লর্ড ভলডেমর্ট, যে জাদু সাম্রাজ্যে প্রতিপত্তি লাভের উদ্দেশ্যে হ্যারির বাবা-মাকে হত্যা করেছিল ও তার চিরশত্রু হ্যারি পটারকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়েছে।", "question_text": "হ্যারি পটার সিরিজের রচয়িতা কে ?", "answers": [{"text": "জে. কে. রাউলিং", "start_byte": 162, "limit_byte": 196}]} {"id": "-3529128844900918293-0", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "passage_text": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৭ই মে, ১৮৬১ - ৭ই আগস্ট, ১৯৪১)[1] (২৫শে বৈশাখ, ১২৬৮ - ২২শে শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)[1] ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।[2] তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।[3] রবীন্দ্রনাথকে গুরুদেব, কবিগুরু ও বিশ্বকবি অভিধায় ভূষিত করা হয়।[4] রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ,[5] ৩৮টি নাটক,[6] ১৩টি উপন্যাস[7] ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন[8] তাঁর জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তাঁর সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প[9] ও ১৯১৫টি গান[10] যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে।[11] রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত।[12] এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন।[13] রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[14]", "question_text": "বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কোন গ্রন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "গীতাঞ্জলি", "start_byte": 2417, "limit_byte": 2444}]} {"id": "8512012910625342558-17", "language": "bengali", "document_title": "লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও", "passage_text": "মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক ও বৈমানিকদের মধ্যে অগ্রদূত হাওয়ার্ড হিউজের জীবনীমূলক দ্য অ্যাভিয়েটর চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে তিনি আবার স্কোরসেজির সাথে জুটি গড়েন এবং স্কোরসেজির সঙ্গে তার জুটি জোরদার হয়। ১৯২০ এর দশক থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত হিউজের জীবনীকে কেন্দ্র করে ডিক্যাপ্রিও প্রথমে মাইকেল মানের সাথে এই ছবির পরিকল্পনা করেন। মান পূর্বে পরপর জীবনীমূলক দি ইনসাইডার (১৯৯৯) এবং আলি (২০০১) পরিচালনা করেন।[54] পরে ডিক্যাপ্রিও জন লোগানের চিত্রনাট্যে স্কোরসেজির নির্দেশনায় চুক্তিবদ্ধ হন। দ্য অ্যাভিয়েটর সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে এবং বানিজ্যিকভাবেও সফল হয়।[55] ডিক্যাপ্রিও তার অভিনয়ের জন্য ইতিবাচক সমালোচনা লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ নাট্য চলচ্চিত্র অভিনেতার জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার লাভ করেন, এছাড়াও শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[56][57]", "question_text": "২০০৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত মার্কিন নাট্য চলচ্চিত্র \"দ্য অ্যাভিয়েটর\" এ লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও অভিনীত চরিত্রটির নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "হাওয়ার্ড হিউজে", "start_byte": 145, "limit_byte": 188}]} {"id": "-6957012919633589914-6", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "শেখ মুজিবুর রহমান মার্চ ২৩ তারিখে তাঁর বাসভবনে, স্বাধীনতা ঘোষণার প্রাক্কালে পতাকা উত্তোলন করেছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার শিবনারায়ণ দাশের ডিজাইনকৃত পতাকার মাঝে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ, রঙ ও তার ব্যাখ্যা সম্বলিত একটি প্রতিবেদন দিতে বলে পটূয়া কামরুল হাসানকে। কামরুল হাসান দ্বারা পরিমার্জিত রূপটিই বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।[9][10]", "question_text": "বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার নকশাকার কে ?", "answers": [{"text": "কামরুল হাসান", "start_byte": 783, "limit_byte": 817}]} {"id": "-8093071050669475771-0", "language": "bengali", "document_title": "অপারেশন জ্যাকপট", "passage_text": "অপারেশন জ্যাকপট বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নৌ-সেক্টর পরিচালিত সফলতম গেরিলা অপারেশন। এটি ছিল একটি আত্মঘাতী অপারেশন। এ অপারেশন ১৯৭১-এর ১৫ আগস্ট রাত ১২টার পর অর্থাৎ ১৬ আগস্ট প্রথম প্রহরে চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর এবং দেশের অভ্যন্তরে চাঁদপুর ও নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরে একই সময়ে পরিচালিত হয়।[6] ১০নং সেক্টরের অধীনে ট্রেনিং প্রাপ্ত নৌ কমান্ডো যোদ্ধাদের অসীম সাহসিকতার নিদর্শন এই অপারেশন জ্যাকপট। এই গেরিলা অপারেশনে পাকিস্তানি বাহিনীর অনেকগুলো অস্ত্র ও রসদবাহী জাহাজ ধ্বংসপ্রাপ্ত ও বড় রকমের ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ও ধ্বংসপ্রাপ্ত জাহাজগুলোর মধ্যে পাকিস্তানি বাহিনীকে সাহায্যকারী অনেকগুলো বিদেশি জাহাজও থাকায় এই অপারেশন বাংলাদেশের যুদ্ধ এবং যোদ্ধাদেরকে সারা বিশ্বে পরিচিতি পাইয়ে দেয়।সারা বিশ্ব বুঝতে পারে বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে পাল্লা দিয়েই লড়ছে।", "question_text": "অপারেশন জ্যাকপটের সূচনা হয় কোন শহর থেকে ?", "answers": [{"text": "১৯৭১-এর ১৫ আগস্ট রাত ১২টার পর", "start_byte": 358, "limit_byte": 433}]} {"id": "5381296187722902042-1", "language": "bengali", "document_title": "পীর গোরাচাঁদ", "passage_text": "পীর গোরাচাঁদের আসল নাম হল পীর হজরত শাহ সৈয়দ আব্বাস আলী রাজী। তাঁর পিতার নাম হজরত করিম উল্লাহ এবং মাতার নাম মায়মুনা সিদ্দিকা। আনুমানিক ১২৬৫ খ্রিস্টাব্দে আরবের মক্কা নগরে জমজম মহল্লায় বিখ্যাত কোরায়েশ বংশে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। পীর হজরত শাহজালাল এঅমনির কাছে তরীকা সুফীমতে দীক্ষাগ্রহণের পর গুরুর নির্দেশে ভারতবর্ষে ধর্মপ্রচারে আসেন। [1][2][4]", "question_text": "পীর গোরাচাঁদের আসল নাম কী ?", "answers": [{"text": "পীর হজরত শাহ সৈয়দ আব্বাস আলী রাজী", "start_byte": 68, "limit_byte": 158}]} {"id": "-6279882593924388519-5", "language": "bengali", "document_title": "মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর", "passage_text": "প্রায় দুই বিঘা জায়গার ওপর নির্মিত এই ভবনের ব্যবহারযোগ্য আয়তনের পরিমাণ ১ লাখ ৮৫ হাজার বর্গফুট। নতুন ভবনে চারটি গ্যালারি রয়েছে। জাদুঘর বিষয়ে বিশেষজ্ঞ যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠান গ্যালারিতে নিদর্শন উপস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে। গ্যালারিগুলো ভবনের চতুর্থ ও পঞ্চম তলায়।", "question_text": "মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১ লাখ ৮৫ হাজার বর্গফুট", "start_byte": 197, "limit_byte": 255}]} {"id": "-1133206861754868399-0", "language": "bengali", "document_title": "সুই সম্রাট ওয়েন", "passage_text": "সুই সম্রাট ওয়েন (隋文帝; ২১ জুলাই, ৫৪১ – ১৩ আগস্ট, ৬০৪) ছিলেন চীনের সুই সাম্রাজ্যের (৫৮১ – ৬১৮) প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম সম্রাট। তার পারিবারিক নাম ছিল ইয়াং জিয়ান, সিয়ানবেই নাম পালিউরু জিয়ান, এবং ডাকনাম নালুওইয়ান। তিনি বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী ছিলেন এবং তার সাম্রাজ্যে বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারের জন্য কাজ করেন।[2] জিন সাম্রাজ্য সময়কালের পর চীনকে পুনরায় একত্রিত করার জন্য তাকে চীনের ইতিহাসের একজন গুরুত্বপূর্ণ শাসক বলে অভিহিত করা হয়। তার শাসনামলে চীনের মহাপ্রাচীর বর্ধিতকরণের কাজ করা হয় এবং গ্র্যান্ড খাল খনন করা হয়।[3]", "question_text": "সুই সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "সুই সম্রাট ওয়েন", "start_byte": 0, "limit_byte": 44}]} {"id": "4666244705378710343-2", "language": "bengali", "document_title": "ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি", "passage_text": "ক্লাইভ এ দেশে আবার ফিরে আসেন ১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে এবং ইংরেজ সরকারের গভর্নর নিযুক্ত হন। তিনি তখন দিল্লির বাদশাহ শাহ আলমের কাছ থেকে বাংলা-বিহার-ওড়িশার দেওয়ানি লাভ করেন (১৭৬৫, আগস্ট ১)। বিহার-ওড়িশার প্রকৃত শাসন ক্ষমতা লাভ করে, নবাবের নামমাত্র অস্তিত্ব থাকে। ফলে পূর্ব ভারতের এই অঞ্চলে যে শাসন-ব্যবস্থা চালু হয় তা দ্বৈত শাসন নামে পরিচিত। নবাবের হাতে থাকে প্রশাসনিক দায়িত্ব, আর রাজস্ব আদায় ও ব্যয়ের পূর্ণ কর্তৃত্ব পায় কোম্পানি। এতে বাংলার নবাব আসলে ক্ষমতাহীন হয়ে পড়ে আর এই সুযোগে কোম্পানির লোকেরা খাজনা আদায়ের নামে অবাধ লুণ্ঠন ও অত্যাচার শুরু করে দেয়। ১৭৭০-এ (বাংলা ১১৭৬) অনাবৃষ্টি হয়। দেশে দেখা দেয় চরম বিপর্যয় ও দুর্ভিক্ষ। কয়েক লক্ষ মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যান। এটাই ইতিহাসখ্যাত ছিয়াত্তরের মন্বন্তর নামে পরিচিত। এরপর ১৭৯৩ সালে লর্ড কর্নওয়ালিশ প্রবর্তিত চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মাধ্যমে কোম্পানির শাসন চলেছিল মূলত এবং মুখ্যত লাভজনক ব্যবসায়িক দৃষ্টি ও রীতিপদ্ধতিতেই। কোম্পানির স্বার্থে ও সুবিধার জন্য ১৭৬৫ সালে বাংলার কৃষিপণ্যকে বাণিজ্যিকীকরণ, ১৭৭৩ সালে রেগুলেটিং অ্যাক্ট পাস, ১৮১৩ সালে ভারতে ফ্রি ট্রেড প্রবর্তন এবং ওই বছরই বাংলার মুখ্য শিল্প খাত টেক্সটাইল রপ্তানি বন্ধ, ১৮২০ সালে টেক্সটাইলকে আমদানি পণ্য হিসেবে ঘোষণা, ১৮৩০-এ কলকাতা ডকিং কোম্পানি প্রতিষ্ঠা, ১৮৩৫ সালে ইংরেজিকে অফিস-আদালতের ভাষা হিসেবে ঘোষণা, ১৮৩৮-এ বেঙ্গল বন্ডেড ওয়্যারহাউস অ্যাসোসিয়েশন গঠন এবং ১৮৪০ সালে বেসরকারি খাতে চা-বাগান স্থাপনের মাধ্যমে এ দেশীয় অর্থনীতির স্বনির্ভর সত্তাকে পরনির্ভর করার কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলা নামের এই অঞ্চলটি ধীরে ধীরে ইংরেজদের সম্পূর্ণ করায়ত্ব হয় ১৮১৩ সালে। বৃটিশ সরকার এক চার্টার অ্যাক্ট বলে কোম্পানির একচেটিয়া বাণিজ্যাধিকার বিলুপ্ত করে এবং দেশের শাসনভার কোম্পানির উপর ন্যস্ত করে। ১৮৫৮ সালে কোম্পানি বিলুপ্ত ঘোষণা করে ব্রিটিশ সরকার ভারতশাসনের দায়িত্ব সরাসরি গ্রহণ করে।", "question_text": "কত খ্রিস্টাব্দে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী দেওয়ানী লাভ করেন ?", "answers": [{"text": "১৭৬৫", "start_byte": 75, "limit_byte": 87}]} {"id": "-581563299056306592-100", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "এইসব সোভিয়েত সাফল্যের জবাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭০ সালের মধ্যে একজন মানুষকে চাঁদে পদার্পণ করানোর উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা হাতে নেয়। ১৯৬৮ সালে মার্কিন মহাকাশযান অ্যাপোলো ৮ প্রথমবারের মত চাঁদ প্রদক্ষিণ করে। মার্কিনীদের মূল পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত ১৯৬৯ সালে বাস্তবায়িত হয়। সেবছর ২১শে জুলাই অ্যাপোলো ১১ মিশনের অংশ হিসেবে মার্কিন নভোচারী নিল আর্মস্ট্রং প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে অবতরণ করেন ও চন্দ্রপৃষ্ঠে পায়চারি করেন। তার সাথে দ্বিতীয় মানুষ হিসেবে বাজ অলড্রিনও চাঁদে পদার্পণ করেন।", "question_text": "বিশ্বের দ্বিতীয় মানব মহাশূন্য যাত্রা কোন দেশ থেকে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র", "start_byte": 79, "limit_byte": 137}]} {"id": "937231912936706563-2", "language": "bengali", "document_title": "নাইট", "passage_text": "মধ্যযুগে ১২শ শতাব্দীতে এই উপাধি প্রদানের শুরু থেকে ১৫শ শতাব্দীতে ডিউচি ও বার্গান্ডি পর্যন্ত নাইটহুড মূলত ঘোড়সওয়ারদের সাথে সম্পর্কিত ছিল। এই যোগসূত্র বীরত্ব, অশ্বারোহী সৈনিক ও অন্যান্য সম্পর্কিত শব্দের সাথে জড়িত ছিল। অশ্বারোহী যোদ্ধাদের প্রদত্ত বিশেষ সম্মাননা মুসলিম বিশ্বে ফুরুসিয়া, গ্রিসে হিপেউস ও রোমে ইকুয়েস নামে পরিচিত ছিল।[3]", "question_text": "নাইট উপাধি প্রদান কবে থেকে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১২শ শতাব্দী", "start_byte": 25, "limit_byte": 56}]} {"id": "8953405146037388284-1", "language": "bengali", "document_title": "হামিদুর রহমান", "passage_text": "মোহাম্মদ হামিদুর রহমানের জন্ম ১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তদানিন্তন যশোর জেলার (বর্তমানে ঝিনাইদহ জেলা) মহেশপুর উপজেলার খর্দ্দ খালিশপুর গ্রামে।[1][4][5] তাঁর পিতার নাম আক্কাস আলী মন্ডল এবং মায়ের নাম মোসাম্মাৎ কায়মুন্নেসা। শৈশবে তিনি খালিশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পরবর্তীকালে স্থানীয় নাইট স্কুলে সামান্য লেখাপড়া করেন।", "question_text": "বাংলাদেশের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হামিদুর রহমানের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আক্কাস আলী মন্ডল", "start_byte": 426, "limit_byte": 470}]} {"id": "-8465088691390481636-2", "language": "bengali", "document_title": "ভাওয়াল রাজবাড়ী", "passage_text": "রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে মুর্শিদকুলী খান বহু মুসলমান জমিদারকে বিতাড়িত করে তদ্‌স্থলে হিন্দু জমিদার নিযুক্ত করেন। ভাওয়ালের গাজীগণ মুর্শিদকুলী খানের এই নীতির কারণে জমিদারি স্বত্ব হারান। ১৭০৪ সালে শ্রীকৃষ্ণকে ভাওয়ালের জমিদার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। তখন থেকে এই পরিবারটি ১৯৫১ সালে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত না হওয়া পর্যন্ত ক্রমাগতভাবে এই জমিদারির অধিকারী ছিলেন। শিকারী বেশে রমেন্দ্রনারায়ণ রায়চৌধুরী চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত এর পরবর্তী সময়ে ভাওয়াল পরিবার বহু ছোটোখাটো জমিদারি বা জমি ক্রয় করে একটি বিরাট জমিদারির মালিক হয়। ১৮৫১ সালে পরিবারটি নীলকর জেমস ওয়াইজ এর জমিদারি ক্রয় করে। এই ক্রয়ের মাধ্যমে পরিবারটি সম্পূর্ণ ভাওয়াল পরগনার মালিক হয়ে যায়। সরকারি রাজস্ব নথিপত্র থেকে এটি জানা যায় যে, ভাওয়ালের জমিদার ৪,৪৬,০০০ টাকা দিয়ে ওয়াইজের জমিদারি ক্রয় করেন, যা ছিল সে যুগের মূল্যমানের বিচারে বেশ বড় একটি অঙ্ক। ১৮৭৮ সালে এই পরিবারের জমিদার কালীনারায়ণ রায়চৌধুরী ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে বংশানুক্রমিক ‘রাজা’ উপাধি লাভ করেন। কালীনারায়ণের পুত্র রাজা রাজেন্দ্রনারায়ণ রায়চৌধুরী এই জমিদারির আরও বিস্তৃতি ঘটান। এই সময়ই ভাওয়াল জমিদারি ঢাকা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর ও বাকেরগঞ্জ জেলায় বিস্তৃত হয়ে পড়ে এবং পূর্ব বাংলার দ্বিতীয় বৃহত্তম জমিদারিতে পরিবর্তিত হয়। উল্লেখ্য যে, যদিও ঢাকার নওয়াব এস্টেটটি পূর্ব বাংলার বিভিন্ন জেলাসমূহে জমিদারি বিস্তৃত করেছিল এবং জমিদারির প্রশাসনিক কেন্দ্র ঢাকা শহরেই অবস্থিত ছিল, কিন্তু ঢাকা শহরের অংশবিশেষ ও আশপাশের প্রায় সকল জমির মালিক ছিলেন ভাওয়াল রাজা। ১৯১৭ সালে ভূমি জরিপ ও বন্দোবস্ত রেকর্ড থেকে জানা যায় যে, ভাওয়াল পরিবারটি বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ২২৭৪টি মৌজায় ৪,৫৯,১৬৩.৩ একর জমির মালিক ছিলেন। ১৯০৪ সালে জমিদারিটি সরকারকে ৮৩,০৫২ টাকা রাজস্ব হিসেবে প্রদান করে এবং সকল খরচ-খরচা বাদ দিয়ে ৪,৬২,০৯৬ টাকা নিট আয় করে।", "question_text": "ভাওয়াল জমিদার বংশের সর্বপ্রথম জমিদার কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "শ্রীকৃষ্ণ", "start_byte": 534, "limit_byte": 561}]} {"id": "8359136065589645914-4", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশে ইসলাম", "passage_text": "\nশাহ মখদুম রূপোশ (১২১৬-১৩৩১ খ্রিস্টাব্দ) বাংলার প্রথিতযশা সুফী সাধক এবং ধর্ম-প্রচারকদের মধ্যে অন্যতম। তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দীর শেষার্ধে এবং চতুর্দশ শতাব্দীর শুরুতে বাংলাদেশ তথা রাজশাহী অঞ্চলে ইসলামের সুমহান বানী প্রচার করেছিলেন। তার অনুপম ব্যাক্তিত্বে মুগ্ধ হয়ে শত শত মানুষ ইসলাম ধর্মে দীক্ষা গ্রহণ করেন। মূলত শাহ মখদুমের মাধ্যমেই বরেন্দ্র এবং গৌড় অঞ্চলে ইসলামের শক্তিশালী বুনিয়াদ প্রতিষ্ঠিত হয় । বর্তমানে এসব অঞ্চল মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল ।", "question_text": "বাংলার প্রথিতযশা সুফী সাধক শাহ মখদুম রূপোশের জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১২১৬", "start_byte": 44, "limit_byte": 56}]} {"id": "1973742876373813685-4", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "বিজ্ঞানীদের মতে পৃথিবীতে আজ থেকে প্রায় ৩০ কোটি বছর আগে জীবনের উদ্ভব। কিন্তু আধুনিক মানব-সদৃশ জীব তথা হোমিনিডদের আবির্ভাব ঘটে আজ থেকে প্রায় ৭০ লক্ষ বছর আগে। তারা প্রাইমেট বর্গীয় জীবদের মত গাছের উপরে বসবাস করত। ফসিল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে আজ থেকে প্রায় ৪০ লক্ষ বছর আগে আফ্রিকা মহাদেশে অস্ট্রালোপিথেকাস জাতীয় প্রাণীরা বাস করত (অস্ট্রালোপিথেকাস অর্থ “দক্ষিণাঞ্চলীয় এপ”)। ১৯৭৪ সালে ইথিওপিয়াতে ৩০ লক্ষ বছরের পুরনো একটি অস্ট্রালোপিথেকাস প্রাণীর ফসিলের সন্ধান পাওয়া যায়, যার নাম লুসি। অস্ট্রালোপিথেকাসরা মাটিতে দুই পায়ে হাঁটতে পারত। এরপর আজ থেকে ২৫ থেকে ১৫ লক্ষ বছর আগে আফ্রিকাতে হোমো হাবিলিস (অর্থাৎ “হাতের কাজে পটু মানব”) নামের প্রাণীর আবির্ভাব ঘটে, যাদেরকে প্রথম যথার্থ মানব হিসেবে গণ্য করা যায়। তাদের মস্তিষ্ক বড় ছিল এবং তারাই প্রথম লাঠি ও পাথর দিয়ে বানানো হাতিয়ার ব্যবহার করা শুরু করে। এর ১০ লক্ষ বছর পরে, অর্থাৎ আজ থেকে ১৫ লক্ষ বছর আগে হোমো ইরেক্টাস (“দন্ডায়মান মানব”) নামক আরেকটি মানব প্রজাতির আবির্ভাব ঘটে। এই প্রজাতিটিই প্রথম আফ্রিকা মহাদেশ থেকে ইউরোপ ও এশিয়া মহাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। তাদের হাতিয়ার ও সরঞ্জামগুলি উন্নততর ছিল যা দিয়ে তারা শিকার করত, তারা আশ্রয়স্থল বানাতে পারত এবং আগুনের ব্যবহার জানত। এই হোমিনিডগুলি থেকেই ধীরে ধীরে বিবর্তনের মাধ্যমে আধুনিক মানব বা হোমো স্যাপিয়েন্স (“বুদ্ধিমান মানব”) নামক প্রজাতির আবির্ভাব ঘটে। তবে হোমো সেপিয়েন্সের দুইটি উপপ্রজাতি বহুদিন পাশাপাশি বাস করত। একটি ছিল নিয়ানডার্থাল মানব, যারা ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়াতে বাস করত। অন্যটি ছিল হোমো সেপিয়েন্স সেপিয়েন্স, তথা বর্তমান মানব প্রজাতি, যাদের আবির্ভাব আজ থেকে প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে। নিয়ান্ডার্থাল মানবেরাই প্রথম মৃতদের সমাধি দেওয়া শুরু করে। কিন্তু আজ থেকে ২০ হাজার বছর আগে তারা বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং তাদের জায়গার এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকাতে কেবল হোমো সেপিয়েন্স সেপিয়েন্স উপপ্রজাতিটি বাস করা শুরু করে। একই সময়ে তারা এশিয়া অতিক্রম করে আমেরিকা মহাদেশে প্রবেশ করে। আধুনিক মানুষদের হাতগুলি পায়ের চেয়ে দীর্ঘ ছিল, তারা দুই পায়ে সোজা হয়ে হাঁটত এবং মুক্ত হাত দিয়ে হাতিয়ার ও অস্ত্রশস্ত্র ব্যবহার করত।", "question_text": "হোমো সেপিয়েন্সের যুগ বলতে কোন যুগকে বোঝানো হয় ?", "answers": [{"text": "আজ থেকে প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে", "start_byte": 3883, "limit_byte": 3964}]} {"id": "6246323317955015554-0", "language": "bengali", "document_title": "বেথুন কলেজ", "passage_text": "বেথুন কলেজ বাংলার ইতিহাসে প্রথম মহিলা কলেজ যা ১৮৪৯ খৃষ্টাব্দে জন এলিয়ট ড্রিঙ্কওয়াটার বিটনের প্রচেষ্টায় কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "ভারতবর্ষের প্রথম মহিলা কলেজ কোনটি ?", "answers": [{"text": "বেথুন কলেজ", "start_byte": 0, "limit_byte": 28}]} {"id": "-6120429524876336-0", "language": "bengali", "document_title": "গডস্‌, ডেমন্স অ্যান্ড আদার্স", "passage_text": "গডস্‌, ডেমনস্‌ অ্যান্ড আদার্স (ইংরেজি: Gods, Demons and Others) হল ভারতীয় লেখক আর. কে. নারায়ণের লেখা একটি ছোটোগল্পের সংকলন। এই বইটির গল্পগুলি ভারতের ইতিহাস, হিন্দু পুরাণ এবং রামায়ণ ও মহাভারত নামক দুই মহাকাব্য থেকে গৃহীত হয়েছে।[1] এই বইতে নারায়ণ প্রাচীন কিংবদন্তিগুলির গুরুত্ব ও প্রকৃত দৃষ্টিভঙ্গিটি তুলে ধরেন।[2]", "question_text": "রামায়ণ নামক মহাকাব্যটি কে সংকলন করেন ?", "answers": [{"text": "আর. কে. নারায়ণের", "start_byte": 168, "limit_byte": 211}]} {"id": "5240654370311472819-3", "language": "bengali", "document_title": "রক্ত", "passage_text": "রক্তের তরল, হালকা হলুদাভ অংশকে রক্তরস (plasma) বলে। রক্তকণিকা ব্যতীত রক্তের বাকি অংশই রক্ত রস। মেরুদন্ডী প্রাণিদের রক্তের প্রায় ৫৫% রক্তরস।", "question_text": "মেরুদন্ডী প্রাণীদের রক্তে কত শতাংশ রক্তরস থাকে ?", "answers": [{"text": "রক্তের প্রায় ৫৫%", "start_byte": 293, "limit_byte": 338}]} {"id": "8962406709915026661-3", "language": "bengali", "document_title": "ড্রপবক্স", "passage_text": "ড্রপবক্সের মতে, ড্রপবক্সের আইডিয়াটি এসেছে এর প্রতিষ্ঠাতা ড্রিউ হিউস্টনের মাথা থেকে। তিনি যখন এমআইটির শিক্ষার্থী ছিলেন তখন প্রায়ই ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভটির কথা ভুলে যেতেন। তখনকার সময় এ-সম্পর্কিত সার্ভিসগুলোর দুর্বলতা ছিল ইন্টারনেট পর্যাপ্ততা, বড় ফাইল আপলোডের সমস্যা, বাগ ইত্যঅদি। তিনি তাই নিজের জন্য কিছু একটা সমাধানের কথা চিন্তা করছিলেন। সেসময়ই তিনি ভাবলেন অন্য যারা একই সমস্যা পোহাচ্ছে তারাও তার সমাধান থেকে উপকৃত হতে পারে।[6] হিউস্টন তখন ২০০৭ সালের জুনে ড্রপবক্স ইনকর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করেন এবং কিছুদিনের মধ্যেই ওয়াই কম্বিনেটর থেকে বিনিয়োগ সংগ্রহ করে উদ্যোগটিকে সুরক্ষিত করার ব্যবস্থা করলেন। [5] Dropbox officially launched at 2008's TechCrunch50, an annual technology conference.[7]", "question_text": "ড্রপবক্সের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "ড্রিউ হিউস্টনের", "start_byte": 158, "limit_byte": 201}]} {"id": "-546390781057359526-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্যালকুলাস", "passage_text": "\nক্যালকুলাস বা কলনবিদ্যা (English: Calculus) গণিতের একটি শাখা যেখানে সীমা, অন্তরকলন, সমাকলন ও অসীম শ্রেণী নিয়ে আলোচনা করা হয়।[1] ক্যালকুলাস শব্দটি লাতিন ভাষা থেকে এসেছে এবং এর অর্থ \"নুড়িপাথর\"। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে অনেক ক্ষেত্রেই ক্যালকুলাস একটি বাধ্যতামূলক বিষয়। মূলত নিউটন ও গটফ্রেড লিবনিজকে এই বিদ্যার জনক বলা হয়।", "question_text": "ক্যালকুলাস শব্দটি কোন ভাষা থেকে এসেছে ?", "answers": [{"text": "লাতিন", "start_byte": 357, "limit_byte": 372}]} {"id": "-2247492612403142205-11", "language": "bengali", "document_title": "রামায়ণ", "passage_text": "রাম – এই উপাখ্যানের নায়ক। বিষ্ণুর সপ্তম অবতার রাম ছিলেন রাজা দশরথ ও তাঁর জ্যৈষ্ঠা মহিষী কৌশল্যার জ্যৈষ্ঠ ও প্রিয়তম পুত্র। রামায়ণে রামকে মর্যাদা পুরুষোত্তম অর্থাৎ সর্বগুণের আধার বলে অভিহিত করা হয়েছে। দ্বিতীয়া স্ত্রী কৈকেয়ীর চক্রান্তে দশরথ রামকে চোদ্দো বছরের জন্য বনবাসে যাওয়ার নির্দেশ দিতে বাধ্য হন। রামও পিতার আজ্ঞা শিরোধার্য করে বনবাসে গমন করেন।\nসীতা – রামের প্রিয়তমা পত্নী এবং রাজা জনকের পালিতা কন্যা। সীতার অপর নাম জানকী। তিনি বিষ্ণুপত্নী দেবী লক্ষ্মীর অবতার। রামায়ণে তাঁকে নারীজাতির আদর্শস্থানীয়া বলে বর্ণনা করা হয়েছে। তিনি স্বামীর সঙ্গে বনবাসে গমন করেন। রাবণ তাঁকে অপহরণ করে লঙ্কায় বন্দী করে রাখেন। রাম রাবণকে পরাজিত করে তাঁকে উদ্ধার করেন। পরবর্তীকালে তিনি রামের দুই যমজ পুত্র লব ও কুশের জন্ম দেন।\nহনুমান – কিষ্কিন্ধ্যা রাজ্যের এক বানর। তিনি শিবের (একাদশ রুদ্র) অবতার এবং রামের আদর্শ ভক্ত। তাঁর পিতা বানররাজ কেশরী ও মাতা অঞ্জনা। সীতার অবস্থান নির্ণয় ও উদ্ধার তথা লঙ্কার যুদ্ধে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেন।\nলক্ষ্মণ – রামের ভ্রাতা। তিনি স্বেচ্ছায় রাম ও সীতার সঙ্গে বনবাসে গমন করেন ও সেখানে তাঁদের রক্ষা করে চলেন। লক্ষ্মণ ছিলেন বিষ্ণুর সহচর শেষনাগের অবতার। মারীচের ছলনায় রামের বিপদাশঙ্কায় তিনি সীতাকে একাকী ফেলে যেতে বাধ্য হন। সেই সুযোগে রাবণ সীতাকে অপহরণ করেন।\nরাবণ – লঙ্কার রাক্ষসরাজা। দশ হাজার বছর কঠোর তপস্যা করে তিনি সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার কাছ থেকে এই বর লাভ করেন যে কোনো দেব, দানব বা ভৌতিক জীব তাঁকে বধ করতে পারবেন না। তিনি ছিলেন এক শক্তিশালী রাক্ষসরাজা। ঋষিদের উপর অত্যাচার চালিয়ে করে তিনি বিশেষ আমোদ অনুভব করতেন। ব্রহ্মার বরদানকে এড়িয়ে তাঁকে হত্যা করার জন্য বিষ্ণুকে মানব রূপে জন্মগ্রহণ করতে হয়।\nদশরথ – অযোধ্যার রাজা ও রামের পিতা। তাঁর তিন পত্নী: কৌশল্যা, কৈকেয়ী ও সুমিত্রা এবং রাম ব্যতীত অপর তিন পুত্র: ভরত, লক্ষ্মণ ও শত্রুঘ্ন। দশরথের প্রিয়তমা পত্নী কৈকেয়ী তাঁকে বাধ্য করেন রামকে চোদ্দো বছরের জন্য বনবাসে পাঠিয়ে ভরতকে যুবরাজ ঘোষণা করতে। রাম বনে গেলে পুত্রশোকে দশরথের মৃত্যু হয়।\nভরত – দশরথের পুত্র। যখন তিনি জানতে পারেন যে রামকে বনে পাঠানোর প্রধান চক্রী তাঁর মা এবং তাঁরই জন্য পুত্রশোকে পিতার মৃত্যু হয়েছে, তখন তিনি ঘৃণাভরে রাজপদ প্রত্যাখ্যান করে রামের অনুসন্ধানে বাহির হন। কিন্তু রাম প্রত্যাবর্তনে অসম্মত হলে, তিনি রামের খড়ম দুখানি চেয়ে নেন। সেই খড়ম দুটি সিংহাসনে স্থাপন করে পরবর্তী চোদ্দো বছর রামের নামে অযোধ্যা শাসন করেছিলেন ভরত।\nশত্রুঘ্ন – দশরথ ও সুমিত্রার পুত্র। তিনি রামের কনিষ্ঠ ও লক্ষ্মণের যমজ ভ্রাতা এবং শ্রুতকীরতির পতি ।", "question_text": "হিন্দু পুরাণ অনুসারে রামের মোট সন্তান সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 1828, "limit_byte": 1837}]} {"id": "1695611414199843552-8", "language": "bengali", "document_title": "যিশুর জন্ম", "passage_text": "নিউ টেষ্টসমন্ট অনুসরে, যিশুর মাতা মেরী ছিলেন জোসেফ এর বাগদত্তা , কিন্তু যখন তিনি গর্ভবতী হন এবং জোসেফ একথা জানার পর মেরীকে তালাক দিতে উদ্যত হন এবং তখন তিনি একটি স্বপ্ন দেখেন যেখানে একজন দেবদূত তাকে মেরীকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহন করা এবং তার শিশুর নাম যিশু রাখার নির্দেশ দেয়, কারন এই শিশুই মানুষকে পাপ থেকে উদ্ধার করবে। যোসেফ জেগে উঠলেন এবং দেবদূতের সব নির্দেশ পালন করলেন। ম্যাথিউ গসপেল চ্যাপটার ১ যিশুর জন্ম এবং নামকরণ সম্পর্কে বর্ননা করে। এবং চ্যাপটার ২ এর শুরুর দিকে প্রকাশ করে যিশু বেথেলহামে হেরড দ্যা গ্রেট এর সময় জন্ম গ্রহন করেন। তখন পূর্ব দিক থেকে ম্যাগীরা (বিশিষ্ট বিদেশীদের একটি গ্রুপ যারা তাঁর জন্মের পরে যিশুর পরিদর্শন করেন) হেরডে এসেছিলো এবং জানতে চায় তারা ইহুদীদের রাজাকে কােথায় খুজে পাবে , কারন তারা তাঁর নির্দেশক “তারা” দেখতে পেয়েছে। প্রধান যাজক এবং জ্ঞানীদের থেকে উপদেশ নিয়ে হেরড ম্যাগীদেরকে বেথলহামে পাঠান এবং সেখানে গিয়ে তারা শিশুটিকে পুজা করে ও উপহার দেয়। যখন তারা চলে যাচ্ছিলো একজন দেদূত আবার জোসেফ এর স্বপ্নে আসলো ও তাকে সর্তক করে নির্দেশ করল শিশু এবং মাকে নিয়ে মিশরে পালিয়ে যেতে করন হেরড শিশুিটিকে হত্যার চেষ্টা করবে। পবিত্র পরিবারটি হেরেডের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মিশরে বসবাস করতে লাগলো। হেরডের মৃত্যুর পরে তার পুত্র যখন জেরুজালেম শাসন করছিলো জোসেফ তাদেরকে নিয়ে নাজারাতের গ্যালিলিতে ফিরে আসে।", "question_text": "যীশু ক্রিস্টের মায়ের নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "মেরী", "start_byte": 90, "limit_byte": 102}]} {"id": "530330988068464850-8", "language": "bengali", "document_title": "এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক", "passage_text": "বোর্ড অব গভর্নরস্‌ কর্তৃক ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করা হয়। তিনি পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হিসেবে ব্যাংক পরিচালনা করে থাকেন। প্রেসিডেন্ট ৫ বছর সময়কালের জন্য নিযুক্ত হন। প্রয়োজনে তিনি পুণরায় নির্বাচিত হতে পারেন। সচরাচর এবং সর্বোবৃহৎ মালিকানার অধিকারী বিধায় জাপানীরাই এর প্রেসিডেন্ট হয়ে থাকেন। বর্তমান প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন তাকিহিকো নাকাও। তিনি ২০১৩ সালে হারুহিকো'র স্থলাভিষিক্ত হন।\nএডিবি'র সদর দফতর ফিলিপাইনে অবস্থিত।[5][6] এর ঠিকানা হচ্ছে -", "question_text": "এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের বর্তমান সভাপতি কে ?", "answers": [{"text": "তাকিহিকো নাকাও", "start_byte": 894, "limit_byte": 934}]} {"id": "1787217901946271380-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "আনুমানিক ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে (হস্তিবর্ষ) মক্কা নগরীতে জন্ম নেওয়া মুহাম্মাদ মাতৃগর্বে থাকাকালীন পিতা হারা হন শিশু বয়সে মাতাকে হারিয়ে এতিম হন এবং প্রথমে তাঁর পিতামহ আবদুল মোত্তালিব ও পরে পিতৃব্য আবু তালিবের নিকট লালিত পালিত হন। হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকার পর ৪০ বছর বয়সে তিনি নবুওয়াত লাভ করেন। জিবরাইল এই পর্বতের গুহায় আল্লাহর তরফ থেকে তাঁর নিকট ওহী নিয়ে আসেন।[16] তিন বছর পর ৬১০ খ্রিস্টাব্দে[17] মুহাম্মাদ প্রকাশ্যে ওহী প্রচার করেন,[18] এবং ঘোষণা দেন \"আল্লাহ এক\" ও তাঁর নিকট নিজেকে সঁপে দেওয়ার মধ্যেই জাগতিক কল্যাণ নিহিত,[19] এবং ইসলামের অন্যান্য পয়গম্বরদের মত তিনিও আল্লাহর প্রেরিত দূত।[20][21]", "question_text": "নবী মুহাম্মাদের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "আনুমানিক ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 0, "limit_byte": 71}]} {"id": "-2794504430448182951-0", "language": "bengali", "document_title": "আন্তর্জাতিক কলকাতা পুস্তকমেলা", "passage_text": "আন্তর্জাতিক কলকাতা পুস্তকমেলা (পূর্বনাম কলিকাতা পুস্তকমেলা) পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় আয়োজিত একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক বইমেলা। এই মেলাটি কলকাতা বইমেলা নামেই সমধিক পরিচিত। ১৯৭৬ সালে প্রবর্তিত এই বইমেলা ১৯৮৪ সালে আন্তর্জাতিক বইমেলার স্বীকৃতি অর্জন করে।[1] বর্তমানে জানুয়ারি মাসের শেষ বুধবার বারোদিনব্যাপী এই বইমেলার উদ্বোধন হয়। মেলার বর্তমান আয়োজনস্থল পূর্ব কলকাতার মিলন মেলা প্রাঙ্গণ।", "question_text": "২০১৯ সালে আয়োজিত আন্তর্জাতিক কলকাতা পুস্তকমেলার আয়োজনস্থল কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "পূর্ব কলকাতার মিলন মেলা প্রাঙ্গণ", "start_byte": 969, "limit_byte": 1057}]} {"id": "8127426371393512214-3", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা ভাষা আন্দোলন", "passage_text": "ক্রমবর্ধমান গণআন্দোলনের মুখে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার শেষ পর্যন্ত নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয় এবং ১৯৫৬ সালে সংবিধান পরিবর্তনের মাধ্যমে বাংলা ভাষাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি প্রদান করে। ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো বাংলা ভাষা আন্দোলন, মানুষের ভাষা এবং কৃষ্টির অধিকারের প্রতি সম্মান জানিয়ে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে যা বৈশ্বিক পর্যায়ে সাংবার্ষিকভাবে গভীর শ্রদ্ধা ও যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদযাপন করা হয়।[4]", "question_text": "প্রতি বছর ভাষা দিবস কোন তারিখে পালন করা হয় ?", "answers": [{"text": "২১ ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 810, "limit_byte": 850}]} {"id": "-6409913877677990489-0", "language": "bengali", "document_title": "প্রাচীন মিশর", "passage_text": "প্রাচীন মিশর উত্তর আফ্রিকার পূর্বাঞ্চলের একটি প্রাচীন সভ্যতা। নীল নদের নিম্নভূমি অঞ্চলে এই সভ্যতা গড়ে ওঠে। এই অঞ্চলটি বর্তমানে মিশর রাষ্ট্রের অধিগত। খ্রিষ্টপূর্ব ৩১৫০ অব্দ নাগাদ[1] প্রথম ফারাওয়ের অধীনে উচ্চ ও নিম্ন মিশরের রাজনৈতিক একীকরণের মাধ্যমে এই সভ্যতা এক সুসংহত রূপ লাভ করে। এরপর তিন সহস্রাব্দ কাল ধরে চলে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার বিকাশপর্ব।[2] প্রাচীন মিশরের ইতিহাস একাধিক স্থায়ী রাজ্য-এর ইতিহাসের একটি সুশৃঙ্খলিত ধারা। মধ্যে মধ্যে বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতার পর্ব দেখা দিয়েছিল। এই পর্বগুলি অন্তর্বর্তী পর্ব নামে পরিচিত। নতুন রাজ্যের সময়কাল এই সভ্যতার চূড়ান্ত বিকাশপর্ব। এর পরই ধীরে ধীরে মিশরীয় সভ্যতার পতন আরম্ভ হয়। প্রাচীন মিশরের ইতিহাসের শেষ পবে একাধিক বৈদেশিক শক্তি মিশর অধিকার করে নেয়। খ্রিষ্টপূর্ব ৩১ অব্দে আদি রোমান সাম্রাজ্য মিশর অধিকার করে এই দেশকে একটি রোমান প্রদেশে পরিণত করলে ফারাওদের শাসন আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত হয়।[3]", "question_text": "মিশরীয় সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল ?", "answers": [{"text": "নীল নদের", "start_byte": 170, "limit_byte": 192}]} {"id": "9086565575275072853-2", "language": "bengali", "document_title": "আরএমএস টাইটানিক", "passage_text": "টাইটানিক জাহাজটির নির্মাণকাজ শুরু করা হয় ১৯০৭\nসালে। পাঁচ বছর একটানা কাজ করে ১৯১২\nসালে জাহাজটির কাজ শেষ হয়। হল্যান্ডের ‘হোয়াইট\nস্টার লাইন’ এই জাহাজটি নির্মাণ করেন। ৬০ হাজার টন\nওজন এবং ২৭৫ মিটার দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট জাহাজটি নির্মাণ\nকরতে সে সময় খরচ হয়েছিল ৭৫ লাখ ডলার।", "question_text": "আরএমএস টাইটানিক জাহাজটি কবে তৈরী করা হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১২\nসালে", "start_byte": 205, "limit_byte": 230}]} {"id": "-3116624800345692987-3", "language": "bengali", "document_title": "বাংলার নবজাগরণ", "passage_text": "নবজাগরণ ভাবাপন্ন ব্যক্তিবর্গের মধ্যে রামমোহন রায় , এইচ.এল.ভি ডিরোজিও ও তাঁর বিপ্লবী শিষ্যবৃন্দ, দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও তাঁর অনুসারীগণ, অক্ষয়কুমার দত্ত , ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর , মাইকেল মধুসূদন দত্ত , বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় , স্বামী বিবেকানন্দ প্রমুখ অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। রেসেসাঁর এ নিবেদিত মনীষীবর্গ যেসব পাশ্চাত্য চিন্তাধারায় উজ্জীবিত হয়েছিলেন তা ছিল যুক্তিবাদ, মানবতাবাদ, উপযোগবাদ, বিজ্ঞানবাদ, ব্যক্তিবাদ, দৃষ্টবাদ, ডারউইনবাদ, সমাজবাদ ও জাতীয়তাবাদ। পুনরুজ্জীবিত বাংলার চিন্তাবিদগণ ফ্রান্সিস বেকন (১৫৬১-১৬২৬), আইজ্যাক নিউটন (১৬৪২-১৭২৭), জেরেমি বেনথাম (১৭৪৮-১৮৩২), টমাস পেইন (১৭৩৭-১৮০৯), অগুস্ত কোঁত (১৭৯৮-১৮৫৭), চার্লস ডারউইন (১৮০৯-৮২) ও জন স্টুয়ার্ট মিল-এর (১৬০৬-৭৩) মতো পাশ্চাত্যের আরও অনেক আধুনিক চিন্তাবিদ ও মনীষীর গুণগ্রাহী ও অনুসারী হয়ে ওঠেন। এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বেঙ্গল (প্রতিষ্ঠিত, ১৭৮৪), শ্রীরামপুরের ব্যাপটিস্ট মিশন (১৮০০), ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ (১৮০০), হিন্দু কলেজ (১৮১৭), ক্যালকাটা স্কুল-বুক সোসাইটি (১৮১৭), কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ (১৮৩৫), কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়-এর (১৮৫৭) মতো প্রতিষ্ঠানগুলি বাংলার নবজাগরণে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখে।", "question_text": "দার্শনিক ফ্রান্সিস বেকন কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৫৬১", "start_byte": 1354, "limit_byte": 1366}]} {"id": "7594765896536967594-0", "language": "bengali", "document_title": "শেখ মুজিবুর রহমান", "passage_text": "শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ মার্চ ১৯২০ - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ও ভারতীয় উপমহাদেশের একজন অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি বাঙালীর অধিকার রক্ষায় ব্রিটিশ ভারত থেকে ভারত বিভাজন আন্দোলন এবং পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব প্রদান করেন। প্রাচীন বাঙ্গালি সভ্যতার আধুনিক স্থপতি হিসাবে শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলাদেশের জাতির জনক বা জাতির পিতা বলা হয়ে থাকে। তিনি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের সভাপতি, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি এবং পরবর্তীতে এদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। জনসাধারণের কাছে তিনি শেখ মুজিব এবং শেখ সাহেব হিসাবে বেশি পরিচিত এবং তার উপাধি বঙ্গবন্ধু। তার কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বর্তমান সভানেত্রী এবং বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন অন্যতম মুক্তিযোদ্ধা শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যু কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৫ আগস্ট ১৯৭৫", "start_byte": 87, "limit_byte": 122}]} {"id": "6581969906164846652-3", "language": "bengali", "document_title": "বেথুন কলেজ", "passage_text": "\nকোলকাতার মির্জাপুরে রাজা দক্ষিণারঞ্জন মুখোপাধ্যায়ের দান করা জমিতে হিন্দু মহিলা বিদ্যালয় গড়ে ওঠে। ১৮৪৯ খৃষ্টাব্দের ৭ই মে এর নাম পরিবর্তন করে বেথুন স্কুল রাখা হয়। পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এই স্কুলের কার্যকারী সমিতির প্রথম সভাপতির পদ অলংকৃত করেন। জন এলিয়ট ড্রিঙ্কওয়াটার বিটন তাঁর যাবতীয় স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি এই স্কুলকে দান করেন। কর্ণওয়ালিস স্কোয়ারের পশ্চিমদিকে ১৮৫০ খৃষ্টাব্দের ৬ই নভেম্বর বাংলার ডেপুটি গভর্নর স্যার জন লিটার একটি ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং জন এলিয়ট ড্রিঙ্কওয়াটার বিটনের মৃত্যুর পর বেথুন স্কুলকে ঐ ভবনে স্থানান্তরিত করা হয়। [2]", "question_text": "বেথুন কলেজের প্রথম কার্যকারী সমিতির সভাপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর", "start_byte": 465, "limit_byte": 529}]} {"id": "-286400932306783730-5", "language": "bengali", "document_title": "শ্রীনিবাস রামানুজন", "passage_text": "১৯০৯ সালে রামানুজন বিবাহ করেন। কিন্তু তাঁর কোন স্থায়ী কর্মসংস্থান ছিলনা। প্রয়োজনের তাগিদেই তিনি স্বভাবের বিপরীতে জীবিকা অন্বেষণের চেষ্টা চালাতে থাকেন। এ সময় তাঁর ঘনিষ্ঠ একজন একটি পরিচয়পত্র দিয়ে চাকুরীর সুপারিশ করে তাঁকে মাদ্রাজ শহর থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে নিলোর শহরের কালেক্টর দেওয়ান বাহাদুর রামচন্দ্র রাও-এর কাছে প্রেরণ করেন। রামচন্দ্র রাও গণিতের ব্যাপারে উৎসাহী ছিলেন। রামানুজনের দুটি নোটবুক তাঁর সকল গাণিতিক সূত্রের প্রতিপাদন ও এ-সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় লিপিবদ্ধ ছিল। রামানুজন সম্পর্কে রামচন্দ্র রাও নিজের ভাষায় বর্ণনা করেছেন। নিচে কিছুটা তুলে ধরা হলো,", "question_text": "শ্রীনিবাস রামানুজন কত সালে বিয়ে করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯০৯", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "5882695601964261142-0", "language": "bengali", "document_title": "ডায়োড", "passage_text": "\nডায়োড (English: Diode) একটি দুই প্রান্ত বিশিষ্ট ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রাংশ যা বর্তনীতে কেবল মাত্র একদিকে তড়িৎপ্রবাহ হতে দেয় । এছাড়াও বৈদ্যুতিক উপায়ে ধারকত্ব নিয়ন্ত্রন (ভ্যারিক্যাপ) এবং বিকিরণ, নিঃসরণ ও কম্পন সংবেদী ইলেকট্রনিক সুইচ তৈরিতে ডায়োড ব্যবহৃত হয়। তড়িৎশক্তির আকর্ষণীয় উৎস সৌর কোষও মূলত এক ধরণের আলোক-সংবেদী ডায়োড।", "question_text": "ডায়োড মূলত কোন কাজে ব্যবহৃত হয় ?", "answers": [{"text": "বৈদ্যুতিক উপায়ে ধারকত্ব নিয়ন্ত্রন (ভ্যারিক্যাপ) এবং বিকিরণ, নিঃসরণ ও কম্পন সংবেদী ইলেকট্রনিক সুইচ তৈরিতে", "start_byte": 329, "limit_byte": 615}]} {"id": "2375266230086305076-1", "language": "bengali", "document_title": "লা লা ল্যান্ড (চলচ্চিত্র)", "passage_text": "শ্যাজেল ছবিটির চিত্রনাট্য লেখেন ২০১০ সালে কিন্তু তার গল্পভাবনা পরিবর্তন না করে ছবিটিকে অর্থায়ন করবে কোন স্টুডিও খুঁজে পাননি। ২০১৪ সালের তার চলচিত্র হুইপল্যাশ এর সাফল্যের ফলে এই প্রকল্পটি নেয় সামিট এন্টারটেইনমেন্ট। ছবিটির চিত্রধারণ হয় ২০১৫ সালের আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর মাসে লস অ্যাঞ্জেলেসে। লা লা ল্যান্ড ছবিটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয় ৭৩তম ভেনিস আন্তর্জাতিক চলচিত্র উৎসবে ২০১৬ সালের ৩১শে আগস্ট এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি মুক্তি পায় ২০১৬ সালে ৯ই ডিসেম্বর। মাত্র ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেটে নির্মিত ছবিটি সারা বিশ্বে প্রায় ৪১৬.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে।", "question_text": "ড্যামিয়েন শ্যাজেল পরিচালিত হুইপল্যাশ চলচ্চিত্রটির প্রযোজক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "শ্যাজেল", "start_byte": 0, "limit_byte": 21}]} {"id": "-7192934383309429412-1", "language": "bengali", "document_title": "সিলেট বিভাগ", "passage_text": "১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পূর্ব থেকেই (অর্থাৎ পাকিস্তান আমল থেকেই) সাবেক সিলেট জেলা ছিল চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত। পরবর্তীকালে সরকারের প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস কার্যক্রমের সূত্রে ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দের ১ আগস্ট চারটি জেলা নিয়ে বাংলাদেশের ষষ্ঠ বিভাগ সিলেট গঠিত হয়।[2] এই বিভাগের মোট আয়তন ১২,৫৯৫.৯৫ বর্গ কিলোমিটার[3][4]\nসিলেট বিভাগ শিল্প শিল্পদ্রব্য (সার, সিমেন্ট, কাগজ, বিদ্যুৎ), প্রাকৃতিক সম্পদ, খনিজ সম্পদ (গ্যাস, তেল, পাথর, চুনাপাথর) ইত্যাদিতে ভরপুর। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এ বিভাগের ভূমিকা অপরিসীম।", "question_text": "সিলেটের বর্তমান আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১২,৫৯৫.৯৫ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 815, "limit_byte": 879}]} {"id": "-5702015763636761454-0", "language": "bengali", "document_title": "শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা", "passage_text": "শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সংগ্রহশালা। স্বাধীনতা যুদ্ধে শিক্ষক, ছাত্র, কর্মচারীদের স্মৃতিচিহ্ন নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্তরে গড়ে উঠেছে দেশের সর্বপ্রথম মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক জাদুঘরটি। স্বাধীনতা যুদ্ধের ও ইতিহাসের বিভিন্ন উপকরণ সুষ্ঠুভাবে সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে ১৯৭৬ সালে এই সংগ্রহশালাটি প্রতিষ্ঠিত হয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের শহীদ মিনার কমপ্লেক্স এলাকায়।[1]", "question_text": "কত সালে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের উদ্ভোধন হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৭৬", "start_byte": 827, "limit_byte": 839}]} {"id": "-704679271151530919-8", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "মুহাম্মাদ বর্তমান সৌদি আরবে অবস্থিত মক্কা নগরীর কুরাইশ বংশের বনু হাশিম গোত্রে জন্ম গ্রহণ করেন[29][30]। প্রচলিত ধারণা মতে, তিনি ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ আগস্ট বা আরবি রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ জন্মান।[31]। প্রখ্যাত ইতিহাসবেত্তা মন্টগোমারি ওয়াট তার পুস্তকে ৫৭০ সাল উল্লেখ করেছেন; তবে প্রকৃত তারিখ উদঘাটন সম্ভবপর হয় নি। তাছাড়া মুহাম্মাদ নিজে কোনো মন্তব্য করেছেন বলে নির্ভরযোগ্য কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় নি; এজন্যই এটি নিয়ে ব্যাপক মতবিরোধ রয়েছে। এমনকি মাস নিয়েও ব্যাপক মতবিরোধ পাওয়া যায়। যেমন, একটি বর্ণনায় এটি ৫৭১ সালের ৯ রবিউল আউয়াল এপ্রিল ২৬ হবে; সাইয়েদ সোলাইমান নদভী, সালমান মনসুরপুরী এবং মোহাম্মদ পাশা ফালাকির গবেষণায় এই তথ্য বেরিয়ে এসেছে। তবে তার জন্মের বছরেই হস্তী যুদ্ধের ঘটনা ঘটে[32][33] এবং সে সময় সম্রাট নরশেরওয়ার সিংহাসনে আরোহণের ৪০ বছর পূর্তি ছিল এ নিয়ে কারো মাঝে দ্বিমত নেই।", "question_text": "হজরত মুহাম্মদের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "বর্তমান সৌদি আরবে অবস্থিত মক্কা নগরী", "start_byte": 28, "limit_byte": 126}]} {"id": "7157636105395883910-0", "language": "bengali", "document_title": "ভ্লাদিমির পুতিন", "passage_text": "ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন (Russian:Влади́мир Влади́мирович Пу́тин; জন্ম: ৭ অক্টোবর, ১৯৫২) লেনিনগ্রাদের জন্মগ্রহণকারী রুশ প্রজাতন্ত্র বা রাশিয়ার অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ২য় মেয়াদে ৭ মে, ২০১২ তারিখ থেকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ক্ষমতাসীন। এর পূর্বে ২০০০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০০ ও ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনা করেছেন। এছাড়াও, ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি ইউনাইটেড রাশিয়া দলের সভাপতি এবং রাশিয়া ও বেলারুশের মন্ত্রীসভার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।", "question_text": "রাশিয়ার ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৫২", "start_byte": 194, "limit_byte": 206}]} {"id": "-4860128926592811596-0", "language": "bengali", "document_title": "অমিতাভ রেজা চৌধুরী", "passage_text": "\nঅমিতাভ রেজা চৌধুরী বিশিষ্টবাংলাদেশীবিজ্ঞাপন নির্মাতা ও চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি প্রায় হাজার খানেক টেলিভিশন বিজ্ঞাপন বা টিভিসি নির্মাণ করেছেন। এছাড়া তিনি প্রচুর টিভি নাটকও নির্মাণ করেন। আয়নাবাজি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।[1]", "question_text": "পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আয়নাবাজি", "start_byte": 509, "limit_byte": 536}]} {"id": "-5305296283281809764-1", "language": "bengali", "document_title": "কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার", "passage_text": " প্রথম শহীদ মিনার নির্মিত হয়েছিল অতিদ্রুত এবং নিতান্ত অপরিকল্পিতভাবে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেলে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে তা’ সম্পন্ন করে। শহীদ মিনারের খবর কাগজে পাঠানো হয় ঐ দিনই। শহীদ বীরের স্মৃতিতে - এই শিরোনামে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় ছাপা হয় শহীদ মিনারের খবর।[1]", "question_text": "কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার তৈরির নেতৃত্বে কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা", "start_byte": 194, "limit_byte": 269}]} {"id": "-5995531565008789310-0", "language": "bengali", "document_title": "হাবিবুর রহমান (পুলিশ কর্মকর্তা)", "passage_text": "হাবিবুর রহমান(জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৬৭) বাংলাদেশ পুলিশের এর একজন কর্মকর্তা। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ পুলিশের ঢাকাস্থ সদরদপ্তরে উপ মহাপরিদর্শক (প্রশাসন-ডিসিপ্লিন) হিসেবে দায়িত্বরত। পুলিশি দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সমাজ ও মানুষের জন্য কাজ করা ব্যতিক্রমধর্মী চিন্তা ও ভূমিকা তাকে দিয়েছে বিশেষ খ্যাতি।[1][2] তিনি বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশান এর সাধারন সম্পাদক\n[3] এবং এশিয়ান কাবাডি ফেডারেশান এর সহ-সভাপতি।[4]", "question_text": "বাংলাদেশ পুলিশের এর একজন কর্মকর্তা হাবিবুর রহমানের জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১৯৬৭", "start_byte": 83, "limit_byte": 95}]} {"id": "4435320387852931170-0", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস", "passage_text": "৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। এ দিনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[1]", "question_text": "বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা", "start_byte": 100, "limit_byte": 162}]} {"id": "4979633210479051396-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মদ আলী", "passage_text": "ক্লে ১২ বছর বয়সে প্রশিক্ষণ শুরু করেন। ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে ২২ বছর বয়সে তিনি সনি লিস্টনকে পরাজিত করে বিশ্ব হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে নেন। ফেব্রুয়ারি ২৫ থেকে সেপ্টেম্বর ১৯ পর্যন্ত তিনি অবিতর্কিত হেভিওয়েট বক্সিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে সম্মান পান। এর কয়েকদিন পরে, তিনি নেশন অব ইসলামে যোগদান করে তাঁর নাম পরিবর্তন করেন। ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি সুন্নি ইসলামে ধর্মান্তরিত হন।", "question_text": "মুহাম্মদ আলী কত বছর বয়স থেকে পেশাদারী মুষ্টিযুদ্ধের জন্য প্রশিক্ষণ শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "১২", "start_byte": 13, "limit_byte": 19}]} {"id": "5670094211352864331-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ \"কোরানে\" আয়াতের সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "৬,২৩৬", "start_byte": 603, "limit_byte": 616}]} {"id": "-2838920253081259015-2", "language": "bengali", "document_title": "রাশিয়া", "passage_text": "রুশ শব্দটির পুরনো ল্যাটিন ভাষার একটি সংস্করণ ছিল রুথেনিয়া যেটি দক্ষিণ ও পশ্চিম রুশে বেশি ব্যবহার করা হত এবং এই অঞ্চলটা ক্যাথলিক ইউরোপ সংলগ্ন ছিল। দেশটির বর্তমান নাম Россия (রশিয়া) কিয়েভান রাশ এর বাইজান্টাইন গ্রিক শব্দ Ρωσσία Rossía (বানান- Ρωσία) (Rosía উচ্চারিত হবে [roˈsia]) থেকে এসেছে।[11] রাশিয়ার অধিবাসীদের রুশ বলা হয়।", "question_text": "রাশিয়ার অধিবাসীদের কি বলা হয় ?", "answers": [{"text": "রুশ", "start_byte": 780, "limit_byte": 789}]} {"id": "-7993628407165785378-59", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (নভেম্বর ১৬, ২০০১)\nহ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস (নভেম্বর ১৫, ২০০২)\nহ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান (জুন ৪, ২০০৪)\nহ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য গবলেট অফ ফায়ার (নভেম্বর ১৮, ২০০৫)\nহ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স (জুলাই ১১, ২০০৭)[58]\nহ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য হাফ-ব্লাড প্রিন্স (জুলাই ১৭, ২০০৯)[59]\nহ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস (পর্ব ১- নভেম্বর ১৯, ২০১০) ও (পর্ব ২- জুলাই ১৫, ২০১১)", "question_text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন চলচ্চিত্রটি প্রথম কবে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "নভেম্বর ১৬, ২০০১", "start_byte": 112, "limit_byte": 154}]} {"id": "1288312892497828945-0", "language": "bengali", "document_title": "মুর্শিদাবাদ জেলা", "passage_text": "মুর্শিদাবাদ জেলা পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা বিভাগের একটি জেলা। এই জেলার মধ্য দিয়ে ভাগীরথী নদী বয়ে গিয়ে জেলাকে দুভাগে ভাগ করেছে। নদীর পশ্চিমের অংশ রাঢ় ও পূর্বের অংশ বাঘিড়া নামে পরিচিত।[2] ৫.৩১৪ বর্গ কিলোমিটার (২,০৬২ বর্গ মাইল) আয়তনের এলাকা এবং ৭১.০২ লক্ষ জনসংখ্যা থাকায় এটি একটি জনবহুল জেলা। মুর্শিদাবাদ ভারতের নবমতম (ভারতের ৬৪১টি জেলার মধ্যে) জনবহুল জেলা।[3] এই জেলার সদর দপ্তর বহরমপুর শহরে অবস্থিত।", "question_text": "মুর্শিদাবাদ জেলার সদর শহর কোনটি?", "answers": [{"text": "বহরমপুর", "start_byte": 1039, "limit_byte": 1060}]} {"id": "4814133287018575294-0", "language": "bengali", "document_title": "সূরা", "passage_text": "সূরা (Arabic: سورة‎) হচ্ছে ইসলামী পরিভাষায় মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থ কুরআনের এক একটি অধ্যায়ের নাম। তবে এটি সাধারণ পুস্তকের অধ্যায়ের মত নয় বরং বিশেষভাবে কেবল কুরআনের বৈশিষ্ট্যের জন্যই এর উৎপত্তি। তাই এটি প্রকৃত অর্থেই একটি কুরআনিক পরিভাষা যাকে কেবল কুরআনের দৃষ্টিকোণ থেকেই ব্যাখ্যা করা যায়। কুরআনের প্রথম সূরা হলো \"আল ফাতিহা\" এবং শেষ সূরার নাম \"আন-নাস্\"। দীর্ঘতম সূরা হলো \"আল বাকারা\"। সূরা \"তাওবা\" ব্যতীত সকল সূরা শুরু হয়েছে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম দিয়ে। একটি সূরা বা এর অংশবিশেষ অবতীর্ণ হওয়ার প্রেক্ষাপট বা ইতিহাসকে বলা হয় শানে নুযূল।", "question_text": "কুরআনের সর্বশেষ সূরার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আন-নাস্", "start_byte": 901, "limit_byte": 920}]} {"id": "8826905139946433387-2", "language": "bengali", "document_title": "মধ্যাঙ্গুলি প্রদর্শন", "passage_text": "প্রাচীনকাল থেকেই মধ্যমাঙ্গুলি প্রদর্শন করাটা যৌন সঙ্গম করার প্রতীক হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যাকে এই ইঙ্গিত করা হয়, তাকে ভীত করা, তার সম্মানহানি করা অথবা হুমকি দেওয়ার প্রতীক হিসেবে এই ইঙ্গিতের ব্যবহার চলে আসছে বহু কাল থেকেই।[4] মধ্যমাঙ্গুলি প্রসারিত অবস্থায়- পুংদণ্ড, আর তার দুইপাশের আঙ্গুল বাঁকানো অবস্থায় শুক্রাশয়, মধ্যমাঙ্গুলি দেখানোর এটাই অর্থ হয়।[5]ভুমধ্য জগতের প্রথম শতকে, মধ্যম আঙ্গুল দিয়ে সৌভাগ্যের জাদু প্রয়োগ করা হত। শয়তানী দৃষ্টিকে ব্যর্থ করে ভাগ্য পরিবর্তন করার জন্য এই অঙ্গুলী ব্যবহার করা হত।[6][7]", "question_text": "বাংলা ভাষায় মধ্যম অঙ্গুলিকে এক কোথায় কী বলা হয় ?", "answers": [{"text": "মধ্যমাঙ্গুলি", "start_byte": 47, "limit_byte": 83}]} {"id": "-7515197175218743652-2", "language": "bengali", "document_title": "আবু হানিফা", "passage_text": "উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের রাজত্বকালে ইমাম আবু হানিফা ইরাকের কুফা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন।[6][7] তাঁর ছয় বছর বয়সে আবদুল মালিক মৃত্যুবরণ করেন। ষোল বছর বয়সে তিনি পিতার সাথে হজ্জে গিয়েছিলেন তার পিতা সাবিত বিন যুতা কাবুল, আফগানিস্তানের একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। তার পিতার বয়স যখন ৪০ বছর তখন আবু হানিফা জন্মগ্রহণ করেন। বংশধরের দিক থেকে তাকে অ-আরবীয় বলে ধরা হয়ে থাকে কারণ তার দাদার নামের শেষে যুতা। প্রখ্যাত মুসলিম ইতিহাসবিদ খতীবে বাগদাদী আবু হানিফার নাতি ইসমাইল বিন হামাদের বক্তব্য থেকে আবু হানিফার বংশ ব্যাখা দেন। অন্য আরেক ইতিহাসবিদ হামাদ আবু হানিফাকে পারসিক বংশ্বদ্ভূত বলে দাবি করেন।[3][4] আবু হানিফার বংশ নিয়ে অনেক ব্যাখ্যা পাওয়া যায় তবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত ও নির্ভরযোগ্য মত হলো তিনি কাবুলের পারসিক বংশদ্ভূত।[3][4]", "question_text": "নোমান ইবনে সাবিত ইবনে যুতা ইবনে মারযুবান কত বছর বয়সে প্রথম হজ্জে গিয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "ষোল", "start_byte": 413, "limit_byte": 422}]} {"id": "-3519643957927563964-2", "language": "bengali", "document_title": "রাগ (সংগীত)", "passage_text": "রাগ সঙ্গীতের চারটি প্রধান রীতি আছে। এগুলো হচ্ছে: ধ্রুপদ, খেয়াল, টপ্পা ও ঠুমরী। সংগীতে রাগ সমাহার-১) রাগ বিলাবল ২) রাগ আলাহিয়া বিলাবল ৩) রাগ ইমন ৪) রাগ ইমন কল্যাণ ৫) রাগ ভূপালী ৬) রাগ বিহাগ ৭) রাগ কাফি ৮) রাগ বাগেশ্রী ৯) রাগ ভীমপলশ্রী ১০) রাগ বৃন্দবনী সারং ১১) রাগ আশাবরী ১২) রাগ জৌনপুরী ১৩) রাগ খাম্বাজ ১৪) রাগ রাগেশ্রী ১৫) রাগ দেশ ১৬) রাগ কলাবতী ১৭) রাগ ভৈরব ১৮) রাগ নট ভৈরব ১৯) রাগ আহীয় ভৈরব ২০) রাগ আনন্দ ভৈরব ২১) রাগ বাঙ্গাল ভৈরব ২২) রাগ বিভাস ২৩) রাগ গুণকেলী ২৪) রাগ বৈরাগী ২৫) রাগ নিত্যকলি ২৬) রাগ ভৈরবী ২৭) রাগ মালকোষ ২৮) রাগ চন্দ্রকোষ ২৯) রাগ মারওয়া ৩০) রাগ পুরিয়া ৩১) রাগ জেতাশ্রী ৩২) রাগ জয়েৎ ৩৩) রাগ পুরিয়াকল্যাণ ৩৪) রাগ পূরবী ৩৫) রাগ পুরিয়াধানেশ্রী ৩৬) রাগ গৌরাঞ্জনী ৩৭) রাগ ত্রিবেণী ৩৮) রাগ টোড়ী ৩৯) রাগ গুর্জরী টোড়ী ৪০) রাগ ভূপাল টোড়ী ৪১) রাগ বিলাসখানী ৪২) রাগ আশাবরী ( কোমল ) ৪৩) রাগ মূলতানী ৪৪) রাগ মধুবন্তী ৪৫) রাগ কেদারা ৪৬) রাগ মারু বিহাগ ৪৭) রাগ হংসধ্বনি ৪৮) রাগ কৌশধ্বনি ৪৯) রাগ দুর্গা ৫০) রাগ দেশকার ৫১) রাগ শিবরঞ্জনী ৫২) রাগ আভেগী কানাড়া ৫৩) রাগ শ্রীরঞ্জনী ৫৪) রাগ পট্দীপ ৫৫) রাগ যোগ ৫৬) রাগ চন্দ্রঘোষ ৫৭) রাগ তিলং ৫৮) রাগ জয়জয়ন্তী ৫৯) রাগ গোখর কল্যান ৬০) রাগ দরবারী ৬১) রাগ মধুমতি ৬২) রাগ মিয়া -কি -মাল্হার ৬৩) রাগ মেঘ ৬৪ ) রাগ বাহার ৬৫) রাগ মেঘমল্লার।[2]", "question_text": "রাগ সঙ্গীতের মোট কতগুলি প্রধান রীতি আছে ?", "answers": [{"text": "চারটি", "start_byte": 35, "limit_byte": 50}]} {"id": "-4951569800397778664-0", "language": "bengali", "document_title": "ধান", "passage_text": "ধান (বৈজ্ঞানিক নাম Oryza sativa, Oryza glaberrima ) Graminae/Poaceae গোত্রের দানাশস্যের উদ্ভিদ । ধান উষ্ণ জলবায়ুতে, বিশেষত পূর্ব-এশিয়ায় ব্যাপক চাষ হয়। প্রাচীন চীনা ভাষার Ou-liz শব্দটি আরবিতে Oruz ও গ্রিক ভাষায় Oryza হয়ে শেষে Ritz ও Rice হয়েছে। ধান বা ধান্য শব্দের উৎপত্তি অজ্ঞাত। ধানবীজ বা চাল সুপ্রাচীনকাল থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রধান খাদ্য। চীন ও জাপানের রাজাদের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রায় ১০,০০০ বছর আগে ধান চাষ শুরু হয়েছিল বলে জানা যায়। ব্যাপক অভিযোজন ক্ষমতার দরুন ধান উত্তর কোরিয়া থেকে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া, এমনকি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,৬০০ মিটার উচ্চতায়ও (জুমলা, নেপাল) জন্মায়। বাংলাদেশে আউশ, আমন এবং বোরো এই তিন মৌসুমে ধান চাষ করা হয়।", "question_text": "ধানের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Oryza sativa, Oryza glaberrima", "start_byte": 49, "limit_byte": 79}]} {"id": "-2676392207575072184-0", "language": "bengali", "document_title": "কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ", "passage_text": "কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত। এটি কুমিল্লার সবচেয়ে পুরাতন এবং বিখ্যাত কলেজ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ ১৮৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। রায় বাহাদুর আনন্দ চন্দ্র রায় রানী ভিক্টোরিয়ার নামে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ঠিকাদারি পেশার সাথে যুক্ত ছিলেন এবং শিক্ষা-অনুরাগী ছিলেন। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ প্রতিষ্ঠা করার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেছেন। এই কলেজ এভাবে পরিপূর্ণ বাস্তবে রূপ নেয়। কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর ব্রিটিশ সরকার তাকে \"রায় বাহাদুর\" উপাধি প্রদান করে। তার স্মতি রক্ষার্তে ভিক্টোরিয়া কলেজের ইন্টারমেডিয়েট শাখায় প্রধান ফটকে একটি সাদা রঙের ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে। বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু ছিলেন এই কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ যিনি ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। এই কলেজ বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধিভুক্ত।", "question_text": "কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "সত্যেন্দ্রনাথ বসু", "start_byte": 1628, "limit_byte": 1677}]} {"id": "-6912227887192688227-1", "language": "bengali", "document_title": "জেরুজালেমের পুরনো শহর", "passage_text": "প্রথাগতভাবে পুরনো শহরটি চারটি অসমান অংশে বিভক্ত। তবে বর্তমান অবস্থাটি ১৯ শতক থেকে চালু হয়েছে।[3] বর্তমানে শহরটি মোটামোটিভাবে মুসলিম মহল্লা, খ্রিষ্টান মহল্লা, ইহুদি মহল্লা ও আর্মেনীয় মহল্লা নামক ভাগে বিভক্ত। ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের পর পুরনো শহরটি জর্ডান কর্তৃক অধিকৃত হয় এবং এর ইহুদি বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করা হয়। ১৯৬৭ সালে ছয়দিনের যুদ্ধে টেম্পল মাউন্টের উপর দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি লড়াই হয়। এসময় ইসরায়েল পূর্ব জেরুজালেমের বাকি অংশসহ পুরনো শহর দখল করে নেয় এবং পশ্চিম অংশের সাথে একীভূত করে পুরো এলাকাকে ইসরায়েলের অন্তর্গত করে নেয়া হয়। বর্তমানে পুরো এলাকাটি ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণাধীন রয়েছে এবং তারা একে ইসরায়েলের জাতীয় রাজধানী হিসেবে বিবেচনা করে। ২০১০ সালে জেরুজালেমের সর্বপ্রাচীন লেখার নমুনা পুরনো শহরের দেয়ালের বাইরে পাওয়া যায়।[4] ১৯৮০ সালের জেরুজালেম আইন নামক আইন যেটিতে পূর্ব জেরুজালেমকে কার্যকরভাবে ইসরায়েলের অংশ ঘোষণা করা হয় তা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ প্রস্তাব ৪৭৮ দ্বারা বাতিল ঘোষণা করা হয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পূর্ব জেরুজালেমকে অধীকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলের অংশ হিসেবে গণ্য করে।[5][6]", "question_text": "জেরুজালেম শহরটি কোন দেশের অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "ইসরায়েলের", "start_byte": 1533, "limit_byte": 1563}]} {"id": "6545006280832116741-57", "language": "bengali", "document_title": "মহাভারত", "passage_text": "ভীষ্ম প্রবল পরাক্রান্ত হয়ে উঠলে স্বয়ং কৃষ্ণ তাকে প্রতিরোধ করতে গিয়ে 'যুদ্ধে যোগদান না করার' প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করেন। যুদ্ধের ১০ম দিনে অর্জুন শিখণ্ডীকে (পূর্বজন্মে অম্বা) সাথে রেখে নিরস্ত্র ভীষ্মের ওপর ক্রমাগত বাণবর্ষণ করতে থাকেন ও এই বাণ দ্বারা ভীষ্ম শরশয্যায় শায়িত হয় ও তার পতন ঘটে। কৌরব পক্ষের সেনাপতি হন অস্ত্রগুরু দ্রোন। অর্জুনের পুত্র অভিমন্যু কৌরবদের চক্রব্যুহে প্রবেশ করলেও বের হবার উপায় না জানায় একা ‘সপ্তরথী’র সাথে যুদ্ধ করে নিহত হয়। এরপর কৃষ্ণের মন্ত্রণায় ভীম অশ্বত্থামা নামে একটি হাতিকে মারে ও সত্যবাদী যুধিষ্ঠির দ্রোণকে তাঁর পুত্রের মৃত্যুর মিথ্যা সংবাদ জানায় (“অশ্বত্থামা হত, ইতি গজ।”)। শোকে দ্রোণ অস্ত্রত্যাগ করলে দ্রৌপদীর ভ্রাতা ধৃষ্টদ্যুম্ন তাঁকে বধ করেন। ভীম দুঃশাসনের বুক চিরে রক্তপান করেন। সেনাপতি কর্ণ সারথি হিসেবে পান মহাবীর শল্যকে। কর্ণ ও অর্জুনের প্রবল দ্বৈরথ হয়। কর্ণ-অর্জুনের যুদ্ধে কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে যায় ও কর্ণ চাকা তুলতে গেলেঅর্জুন তাঁকে বধ করেন। যুধিষ্ঠির শল্যকে ও সহদেব শকুনিকে বধ করেন। একে একে সবার মৃত্যু হয়। শেষে ভীম কৃষ্ণের ইঙ্গিতে অন্যায়ভাবে গদা দ্বারা দুর্যোধনের ঊরুভঙ্গ করে তাঁকে বধ করেন। কিন্তু গভীর রাতে অশ্বত্থামা পাণ্ডব শিবিরে প্রবেশ করে দ্রৌপদীর পঞ্চপুত্র, ধৃষ্টদ্যুম্ন প্রভৃতিদের হত্যা করেন। ক্রুদ্ধ পাণ্ডবেরা অশ্বত্থামার মস্তকের মণি হরণ করেন ও জরাগ্রস্ত অমর অশ্বত্থামা নিরুদ্দিষ্ট হন।", "question_text": "মহাভারত অনুযায়ী দ্রৌপদী মোট কয় জন সন্তানের মা ?", "answers": [{"text": "পঞ্চ", "start_byte": 2962, "limit_byte": 2974}]} {"id": "4204792560959151530-3", "language": "bengali", "document_title": "জগন্নাথ", "passage_text": "জগন্নাথের সবচেয়ে বিখ্যাত উৎসবটি হল রথযাত্রা। এই উৎসবের সময় জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার মূর্তি মূল মন্দিরের (বড় দেউল) গর্ভগৃহ থেকে বের করে এনে কাঠের তৈরি তিনটি বিরাট রথে করে প্রায় দূরে গুণ্ডিচা মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। ভক্তরাই এই রথগুলি টেনে নিয়ে যান। যেখানেই জগন্নাথ মন্দির আছে, সেখানেই এই ধরনের রথযাত্রা আয়োজিত হয়।", "question_text": "হিন্দু দেবতা জগন্নাথের বিখ্যাত উৎসব কোনটি ?", "answers": [{"text": "রথযাত্রা", "start_byte": 98, "limit_byte": 122}]} {"id": "-1281410075654910331-0", "language": "bengali", "document_title": "টেড হিউজ", "passage_text": "এডওয়ার্ড জেমস টেড হিউজ, ওএম, ওবিই, এফআরএসএল (English: Ted Hughes; জন্ম: ১৭ আগস্ট, ১৯৩০ - মৃত্যু: ২৮ অক্টোবর, ১৯৯৮) ইয়র্কশায়ারের মিথমরয়েড এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ইংরেজ কবি, নাট্যকার ও শিশুতোষ লেখক ছিলেন। সমালোচকদের অভিমত, তিনি তাঁর প্রজন্মের অন্যতম সেরা কবি ছিলেন[1] ও বিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা লেখক ছিলেন তিনি।[2] ১৯৮৪ সাল থেকে মৃত্যু পূর্ব-পর্যন্ত পয়েট লরেটের দায়িত্ব পালন করে গেছেন। ২০০৮ সালে টাইমস সাময়িকী ১৯৪৫ থেকে ৫০ সেরা ব্রিটিশ লেখকের তালিকায় হিউজকে চতুর্দশ অবস্থানে রাখে।[3]", "question_text": "বিখ্যাত ইংরেজ কবি, নাট্যকার এডওয়ার্ড জেমস টেড হিউজ কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৭ আগস্ট, ১৯৩০", "start_byte": 151, "limit_byte": 187}]} {"id": "1038187926740562283-12", "language": "bengali", "document_title": "রিচার্ড উইডমার্ক", "passage_text": "১৯৫৭ সালে উইডমার্ক “টাইম লিমিট” ছায়াছবির মাধ্যমে প্রযোজনা পেশা শুরু করেন। এটাতে তিনি অভিনয়ও করেন।", "question_text": "মার্কিন চলচ্চিত্র, মঞ্চ, এবং টেলিভিশন অভিনেতা ও প্রযোজক রিচার্ড উইড উইডমার্কের প্রযোজিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "টাইম লিমিট", "start_byte": 54, "limit_byte": 82}]} {"id": "5610873039196516876-0", "language": "bengali", "document_title": "মিয়ানমার", "passage_text": "মিয়ানমার বা মায়ানমার (Burmese: မြန်မာ মিয়ামা, আ-ধ্ব-ব: [mjəmà]); প্রাক্তন নাম ও কথ্যরূপ বর্মা বা বার্মা (Burmese: ဗမာ বামা, আ-ধ্ব-ব: [bəmà]); প্রাচীন নাম ব্রহ্মদেশ) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। মায়ানমারের আনুষ্ঠানিক নাম হল মায়ানমার প্রজাতন্ত্র (Burmese: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာ နိုင်ငံတော် [pjìdàʊɴzṵ θàɴməda̰ mjəmà nàɪɴŋàɴdɔ̀] পিডাওঁযু থাঁমাডা মিয়ামা নাইঁঙাঁড)। মায়ানমারের রাজধানী নেপিডো (နေပြည်တော် [nèpjìdɔ̀] নেপিড)। তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে \"মিয়ানমার\" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় \"ইয়াঙ্গুন\"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়।", "question_text": "মিয়ানমার বা মায়ানমারের রাজধানী কোনটি ?", "answers": [{"text": "নেপিডো", "start_byte": 939, "limit_byte": 957}]} {"id": "-2675837263441733042-0", "language": "bengali", "document_title": "এইডস", "passage_text": "এইডস (ইংরেজি: AIDS; পূর্ণরূপ: Acquired Immuno Deficiency Syndrome) বা অর্জিত প্রতিরক্ষার অভাবজনিত রোগলক্ষণসমষ্টি হচ্ছে এইচ.আই.ভি. (HIV; পূর্ণরূপ: human immunodeficiency virus) তথা \"মানব প্রতিরক্ষা অভাবসৃষ্টিকারী ভাইরাস\" নামক ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট একটি রোগলক্ষণসমষ্টি,[1][2][3] যা মানুষের দেহে রোগ-প্রতিরোধের ক্ষমতা বা প্রতিরক্ষা তথা অনাক্রম্যতা হ্রাস করে। এর ফলে একজন এইডস রোগী খুব সহজেই যে কোনও সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হতে পারেন, যা শেষ পর্যন্ত তার মৃত্যু ঘটাতে পারে।", "question_text": "এইডস সৃষ্টিকারী ভাইরাসটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "এইচ.আই.ভি", "start_byte": 247, "limit_byte": 270}]} {"id": "9205351716811972650-4", "language": "bengali", "document_title": "হেনরিক ইবসেন", "passage_text": "পনের বছর বয়সে ইবসেন ঘর ছাড়েন। ফার্মাসিস্ট হওয়ার মানসে তিনি ছোট্ট শহর গ্রিমস্টাডে আস্তানা গাড়েন এবং এখানেই তার নাটক লেখার সূত্রপাত হয়। ১৮৪৬ সালে তিনি এক গৃহ পরিচারিকার গর্ভে অবৈধ সন্তানের পিতা হন কিন্তু তার পিতৃত্ব তিনি অস্বীকার করেন। ইবসেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির উদ্দেশ্যে তৎকালীন ক্রিস্টিয়ানিয়ায় (বর্তমান অসলো) যান। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার চিন্তা বাদ দিয়ে (তার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার প্রাথমিক প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়, কেননা তিনি ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি) নাটক রচনায় আত্মনিয়োগ করেন। তার প্রথম উপন্যাস ক্যাটিলিনা (১৮৫০) একটি বিয়োগান্তক উপন্যাস, যা তিনি Brynjulf Bjarme ছদ্মনামে প্রকাশ করেন। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ২২ বছর। তবে এই নাটক মঞ্চায়িত হয় নি। তার প্রথম মঞ্চস্থ নাটক হচ্ছে দ্য বুরিয়াল মন্ড (১৮৫০), যা খুব কমই নজর কেড়েছে। তবুও নাট্যকার হওয়ার রাস্তা থেকে ইবসেন পিছু হটেননি। এই নাটকগুলোর পর কয়েক বছরে ইবসেন কিছুই প্রকাশ করেননি।", "question_text": "হেনরিক যোহান ইবসেন কত বছর বয়স থেকে নাটক লেখা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "২২", "start_byte": 1686, "limit_byte": 1692}]} {"id": "-6481309792936358094-8", "language": "bengali", "document_title": "অ্যান্টিবডি", "passage_text": "বি-কোষগুলি অভিযোজনশীল অনাক্রম্যতন্ত্রের অংশ। বি-কোষ এবং অ্যান্টিবডি বা প্রতিবস্তুগুলি একত্রে অনাক্রম্যতা বা রোগ প্রতিরোধের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলির একটি সম্পাদন করে থাকে: তারা দেহে অনুপ্রবেশকারী কোনও প্রতি-উদ্দীপককে শনাক্ত করে ও বিপুল সংখ্যক প্রতিরক্ষামূলক প্রোটিন উৎপাদন করে। প্রতিবস্তুগুলির ভৌত রূপ দুই ধরনের হয়। রক্তে দ্রাব্য প্রতিবস্তুগুলি বি-কোষ থেকে ক্ষরিত হয়ে রক্ত ও কলারসের মাধ্যমে দেহের সর্বত্র চষে বেড়িয়ে ঐ প্রতি-উদ্দীপকটির সমস্ত চিহ্ন দেহ থেকে মুছে ফেলে।", "question_text": "প্রতিরক্ষা-বস্তুর ভৌত রূপ মোট কয় প্রকার হয় ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 834, "limit_byte": 843}]} {"id": "6835249772634642969-9", "language": "bengali", "document_title": "ইরান", "passage_text": "ইরান ৩০টি প্রদেশে বিভক্ত। ফার্সি ভাষায় এগুলির নাম ওস্তান (استان ostān ওস্তান, বহুবচনে استان‌ها ওস্তান্‌হা)। প্রতিটি প্রদেশ একটি স্থানীয় (সাধারণত বৃহত্তম) শহর থেকে শাসিত হয়, যাকে প্রদেশটির রাজধানী (ফার্সি ভাষায়: مرکز মার্কাজ) বলা হয়। প্রদেশের প্রশাসক হিসেবে থাকেন একজন গভর্নর (ফার্সি ভাষায়: استاندار ওস্তানদার), এবং তাঁকে অভ্যন্তরীণ মন্ত্রণালয় নিয়োগদান করে।", "question_text": "বর্তমানে ইরান কয়টি প্রদেশে বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "৩০", "start_byte": 13, "limit_byte": 19}]} {"id": "2690521495335034965-2", "language": "bengali", "document_title": "দুর্গাপূজা", "passage_text": "সাধারণত আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠ থেকে দশম দিন পর্যন্ত শারদীয়া দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। এই পাঁচটি দিন যথাক্রমে \"দুর্গাষষ্ঠী\", \"মহাসপ্তমী\", \"মহাষ্টমী\", \"মহানবমী\" ও \"বিজয়াদশমী\" নামে পরিচিত। আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষটিকে বলা হয় \"দেবীপক্ষ\"। দেবীপক্ষের সূচনার অমাবস্যাটির নাম মহালয়া; এই দিন হিন্দুরা তর্পণ করে তাঁদের পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধানিবেদন করে। দেবীপক্ষের শেষ দিনটি হল কোজাগরী পূর্ণিমা। এই দিন হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর পূজা করা হয়। কোথাও কোথাও পনেরো দিন ধরে দুর্গাপূজা পালিত হয়। সেক্ষেত্রে মহালয়ার আগের নবমী তিথিতে পূজা শুরু হয়। পশ্চিমবঙ্গের বিষ্ণুপুর শহরের মৃন্ময়ী মন্দির এবং অনেক পরিবারে এই রীতি প্রচলিত আছে। পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরাতে মহাসপ্তমী থেকে বিজয়াদশমী পর্যন্ত (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে মহাসপ্তমী থেকে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা পর্যন্ত) চার দিন সরকারি ছুটি থাকে। বাংলাদেশে বিজয়াদশমীতে সর্বসাধারণের জন্য এক দিন এবং হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য ৩ দিন সরকারি ছুটি থাকে।", "question_text": "দুর্গাপূজা মোট কতদিন ধ'রে চলে ?", "answers": [{"text": "পাঁচ", "start_byte": 261, "limit_byte": 273}]} {"id": "-8755958219777515479-3", "language": "bengali", "document_title": "জহির রায়হান", "passage_text": "জহির রায়হান বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তার সাহিত্যিক ও সাংবাদিক জীবন শুরু হয়। ১৯৫০ সালে তিনি যুগের আলো পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কাজ করা শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি খাপছাড়া, যান্ত্রিক, সিনেমা ইত্যাদি পত্রিকাতেও কাজ করেন। ১৯৫৬ সালে তিনি সম্পাদক হিসেবে প্রবাহ পত্রিকায় যোগ দেন। ১৯৫৫ সালে তার প্রথম গল্পগ্রন্থ সূর্যগ্রহণ প্রকাশিত হয়। চলচ্চিত্র জগতে তার পদার্পণ ঘটে ১৯৫৭ সালে, জাগো হুয়া সাভেরা ছবিতে সহকারী হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে। তিনি সালাউদ্দীনের ছবি যে নদী মরুপথেতেও সহকারী হিসেবে কাজ করেন। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক এহতেশাম তাকে এ দেশ তোমার আমার এ কাজ করার আমন্ত্রণ জানান; জহির এ ছবির নামসঙ্গীত রচনা করেছিলেন। ১৯৬১ সালে তিনি রূপালী জগতে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন কখনো আসেনি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। ১৯৬৪ সালে তিনি পাকিস্তানের প্রথম রঙিন চলচ্চিত্র সঙ্গম নির্মাণ করেন (উর্দু ভাষার ছবি) এবং পরের বছর তার প্রথম সিনেমাস্কোপ চলচ্চিত্র বাহানা মুক্তি দেন।\nজহির রায়হান ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন এবং ২১শে ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক আমতলা সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। ভাষা আন্দোলন তার ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল, যার ছাপ দেখতে পাওয়া যায় তার বিখ্যাত চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেওয়া\"তে। তিনি ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানে অংশ নেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি কলকাতায় চলে যান এবং সেখানে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে প্রচারাভিযান ও তথ্যচিত্র নির্মাণ শুরু করেন।[1] কলকাতায় তার নির্মিত চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেওয়ার বেশ কয়েকটি প্রদর্শনী হয় এবং চলচ্চিত্রটি দেখে সত্যজিত রায়, মৃণাল সেন, তপন সিনহা এবং ঋত্বিক ঘটক প্রমুখ ভূয়সী প্রশংসা করেন। সে সময়ে তিনি চরম অর্থনৈতিক দৈন্যের মধ্যে থাকা সত্ত্বেও তার চলচ্চিত্র প্রদর্শনী হতে প্রাপ্ত সমুদয় অর্থ তিনি মুক্তিযোদ্ধা তহবিলে দান করে দেন।[2]", "question_text": "জহির রায়হানের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "রেন কখনো আস", "start_byte": 1843, "limit_byte": 1872}]} {"id": "-381183395494440070-4", "language": "bengali", "document_title": "উভচর প্রাণী", "passage_text": "কাউডাটা বা লেজযুক্ত উভচর; এদের মধ্যে আছে সাইরেন, সালামান্ডার, ও নিউট।\nঅ্যানুরা বা লেজবিহীন উভচর; এদের মধ্যে আছে বিভিন্ন জাতের ব্যাঙ।\nজিম্নোফিওনা; এরা অনেকটা কেঁচোসদৃশ, যেমন সিসিলিয়ান।", "question_text": "ব্যাঙ কোন বর্গের প্রাণী ?", "answers": [{"text": "অ্যানুরা", "start_byte": 182, "limit_byte": 206}]} {"id": "2575949224599532480-0", "language": "bengali", "document_title": "জামাল আবদেল নাসের", "passage_text": "জামাল আবদেল নাসের (Arabic: جمال عبد الناصر حسين‎, IPA:[ɡæˈmæːl ʕæbdenˈnɑːsˤeɾ ħeˈseːn]) (১৫ই জানুয়ারি, ১৯১৮ – ২৮শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭০) ছিলেন মিশরের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি যিনি ১৯৫৬ সাল থেকে মৃত্যু পর্যন্ত উক্ত পদে আসীন ছিলেন। তার নেতৃত্বে ১৯৫২ সালের মিশরীয় বিপ্লব অনুষ্ঠিত হয়েছিল যার মধ্য দিয়ে মিশরের তৎকালীন রাজা প্রথম ফারুকের পতন ঘটে ও মিশরে ব্যাপক শিল্পায়নের সূচনা হয়। এই বিপ্লবের মাধ্যমে নাসেরের বিশেষ রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি বিকশিত হয়েছিল যার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে আরব জাতীয়তাবদের চিন্তাধারার সূচনা ঘটে। নাসেরের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আলজেরিয়া, লিবিয়া, ইরাক, ইয়েমেনের মত মধ্যপ্রাচ্যের রাষ্ট্রগুলোতে সমন্বিত আরব জাতীয়তাবাদ ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী চিন্তাধারার সূত্রপাত ঘটে। ১৯৬৪ সালের গঠিত প্যালেস্টাইন লিবারেশান ফ্রন্ট (পিএলও)-র প্রতিষ্ঠায় নাসের প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছিলেন। জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন বা ন্যামের সংগঠনেও নাসেরের ভূমিকা প্রধান ছিল।", "question_text": "মিশরের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "জামাল আবদেল নাসের", "start_byte": 0, "limit_byte": 47}]} {"id": "3752206706117842804-4", "language": "bengali", "document_title": "ইতালির শহর", "passage_text": "মিলান লোমবার্ডি অঞ্চলের প্রধান শহর। এটি রোমের পরে ইতালির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। মিলান ইতালির শিল্প, বাণিজ্য, ডিজাইন ও ফ্যাশনের প্রধানতম শহর। লিওনার্দো দা ভিঞ্চির দেয়ালচিত্র দ্য লাস্ট সাপার এবং ইতালির বিখ্যাত অপেরা ভবন লা স্কালা এখানেই অবস্থিত।", "question_text": "ইতালির বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "রোমে", "start_byte": 108, "limit_byte": 120}]} {"id": "-2609019009140397756-0", "language": "bengali", "document_title": "যুক্তফ্রন্ট", "passage_text": "পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় পরিষদের ১৯৫৪ খ্রীস্টাব্দের নির্বাচনে মুসলিম লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করার লক্ষ্যে অন্যান্য দল মিলে যুক্তফ্রন্ট নামীয় একটি সমন্বিত বিরোধী রাজনৈতিক মঞ্চ গঠন করার উদ্যোগ নেয়া হয় এবং আওয়ামী মুসলিম লীগ ১৯৫৩ সালের ৪ ডিসেম্বর তারিখে কৃষক শ্রমিক পার্টি, পাকিস্তান গণতন্ত্রী দল ও পাকিস্তান খেলাফত পার্টির সঙ্গে মিলে যুক্তফ্রন্ট গঠন করে। সাথে আরো ছিল মৌলানা আতাহার আলীর নেজামে ইসলাম পার্টি [1]। বামপন্থী গনতন্ত্রী দলের নেতা ছিলেন হাজী মোহাম্মদ দানেশ এবং মাহমুদ আলি সিলেটি।", "question_text": "হাজী মোহাম্মদ দানেশ পূর্ব পাকিস্তানের কোন রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বামপন্থী গনতন্ত্রী দলের", "start_byte": 1087, "limit_byte": 1152}]} {"id": "8092727655187435075-4", "language": "bengali", "document_title": "আলেপ্পো", "passage_text": "১৯০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আলেপ্পো শহর অবস্থিত। বর্তমানে এটি মধ্য এশিয়ার অন্যতম ক্রমবর্ধমান শহর। ২০০১ সালে গৃহীত নতুন পরিকল্পনা অণুযায়ী, আলেপ্পোকে ৪২০ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত করা হবে। এই কাজ ২০১৫ সাল নাগাদ শেষ হবে।\nআলেপ্পোর জলবায়ু প্রধানত উষ্ণ। ভূমধ্যসাগরের তীড় ঘেষে অবস্থিত আলাভিত ও আমানুস পর্বত আলেপ্পোকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু হতে প্রতিহত করে। আলেপ্পোর গড় তাপমাত্রা ১৮ থেকে ২০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ৩৯৫ মিমি। ৮০ শতাংশ বৃষ্টিপাত অক্টোবর থেকে মার্চ মাসের মধ্যে হয়ে থাকে। তুষারপাত খুব কম হয়। গড় আদ্রতা ৫৮%।", "question_text": "সিরিয়ার আলেপ্পো শহরের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১৯০ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 0, "limit_byte": 50}]} {"id": "6121757185291610497-0", "language": "bengali", "document_title": "জে. এডগার", "passage_text": "\nজে. এডগার ক্লিন্ট ইস্টউড প্রযোজিত ও পরিচালিত ২০১১ সালের জীবনী নির্ভর মার্কিন চলচ্চিত্র।[1] ছবিটির চিত্রনাট্য লিখেছেন ডাস্টিন ল্যান্স ব্ল্যাক। এতে এফবিআই পরিচালক জে. এডগার হুভার পরিচালিত পালমার রেইড থেক শুরু করে তার বাকি কর্মজীবন তুলে ধরা হয়েছে। ছবিটিতে জে. এডগারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও। এছাড়া অন্যান্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আর্মি হ্যামার, নাওমি ওয়াটস, জশ লুকাস, জুডি ডেঞ্চ, এড ওয়েস্টউইক প্রমুখ। জে. এডগারের প্রিমিয়ার হয় ২০১১ সালের ৩ নভেম্বর লস অ্যাঞ্জেলেস-এ এএফআই চলচ্চিত্র উৎসবে। ৯ নভেম্বর ছবিটির সীমিত মুক্তি ও পরে ১১ নভেম্বর সারা যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পায়।[2]", "question_text": "২০১১ সালের জীবনী নির্ভর মার্কিন চলচ্চিত্র \"জে. এডগার\"- এ জে. এডগারের চরিত্রে কোন অভিনেতা অভিনয় করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও", "start_byte": 767, "limit_byte": 828}]} {"id": "-1765114139251564474-2", "language": "bengali", "document_title": "অসমীয়া বর্ণমালা", "passage_text": "আনুমানিক পঞ্চম শতাব্দীতে লেখা উমাচল পাথর শিলালিপি আসাম অঞ্চলে প্রাপ্ত প্রথম শিলালিপি যেখানে অসমীয়া ভাষার ব্যবহার পাওয়া যায়। এই শিলালিপির সাথে সমুদ্রগুপ্তের এলাহাবাদ স্তম্ভ শিলালিপির অনেক সাদৃশ্য পাওয়া যায়। পাথর ও কপার পৃষ্ঠে লিখিত লিপি থেকে ঝাসির বাকল লিপি হয়ে আঠারো-উনিশ শতকের মধ্যে অসমীয়া লিপির বিকাশ ঘটে। তবে ত্রয়োদশ শতকে অসমীয়া লিপির আকার ছিলো অনেকটা প্রোটো-অসমীয়। অষ্টাদশ ও অনুবিংশ শতকে এসে তিনটি আলাদা পদ্ধতি; যথাক্রমে, কাইথেলি ( কামরূপ এলাকায় যা লাখড়ি নামে পরিচিত, এই লিপি ব্রাহ্মণরা ব্যবহার করতো না), বামুনিয়া ( এই লিপি ব্রাহ্মণরা সংস্কৃত ভাষা লিখতে ব্যবহার করতো) এবং গারগায়া (আসাম রাজত্বের সরকারী ভাবে গৃহীত লিপি) তে বিভক্ত হয়ে যায়। এই তিন পদ্ধতির মধ্যে কাইথেলি রূপ বেশি জনপ্রিয় ছিলো। মধ্যযুগীয় অনেক বই (যেমনঃ হস্তীর-বিদ্যার্নভা) এবং ছত্র এই লিপিতে লেখা হয়েছিলো। [3]উনিশ শতকের শুরুতে শ্রীরামপুরে আত্মারাম শরমা প্রথম ছাপানোর উপযোগী অসমীয় লিপি উদ্ভাবন করেন। উক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করে বর্তমান যুগে এসেও বাংলা ও অসমীয়া ভাষা লেখা হয়ে থাকে।\n", "question_text": "প্রথম অসমীয়া লিপির নাম কী ?", "answers": [{"text": "উমাচল পাথর শিলালিপি", "start_byte": 82, "limit_byte": 135}]} {"id": "1733542226552149709-2", "language": "bengali", "document_title": "ইসলাম", "passage_text": "ইসলাম শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م শব্দটি হতে; যার দু'টি অর্থঃ ১. শান্তি ২. আত্মসমর্পণ করা। সংক্ষেপে, ইসলাম হলো শান্তি (প্রতিষ্ঠা)'র উদ্দেশ্যে এক ও অদ্বিতীয় ঈশ্বর (আল্লাহ)-এর কাছে আত্মসমর্পণ করা।", "question_text": "ইসলাম শব্দটির উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে ?", "answers": [{"text": "আরবি س-ل-", "start_byte": 51, "limit_byte": 70}]} {"id": "3434363197442426051-16", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠা হয় কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমা (বর্তমানে জেলা) বৈদ্যনাথতলার অন্তর্গত ভবেরপাড়া (বর্তমান মুজিবনগর) গ্রামে। শেখ মুজিবুর রহমান এর অনুপস্থিতিতে তাঁকে রাষ্ট্রপতি করে সরকার গঠন করা হয়। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব অর্পিত হয় তাজউদ্দিন আহমদের উপর।[33] বাংলাদেশের প্রথম সরকার দেশি-বিদেশি সাংবাদিকের সামনে শপথ গ্রহণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব পালন শুরু করে। এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে ২৬ মার্চ হতে বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে ঘোষণা করা হয়।", "question_text": "কত সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "2658236964036018978-3", "language": "bengali", "document_title": "তড়িৎচৌম্বক বর্ণালী", "passage_text": "দৃশ্যমান আলো বর্ণালী বাদ দিলে তড়িৎচৌম্বক বর্ণালী প্রথম আবিষ্কার করেন উইলিয়াম হার্শেল। তিনি ১৮০০ সালে অবলোহিত বিকিরণ (ইনফ্রারেড) আবিষ্কার করেন [4] । প্রিজম দ্বারা বিচ্ছুরিত আলোক বর্ণালীর বিভিন্ন বর্ণের তাপমাত্রা তিনি থার্মোমিটার দিয়ে পর্যবেক্ষ্ণ করছিলেন। সেই সময় তিনি লক্ষ করেন, বর্ণালীতে তাপমাত্রা সর্বাধিক হয় দৃশ্যমান লাল বর্ণ অতিক্রম করে। তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, তাপমাত্রা পরিবর্তনের কারণ হল \"ক্যালোরিফিক রে\" বা \"তাপ উৎপাদনকারী তরঙ্গ\" - যা আলোর ন্যায় একপ্রকার তরঙ্গ, কিন্তু দেখা যায় না।", "question_text": "তড়িৎচৌম্বক বর্ণালী প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন কে ?", "answers": [{"text": "উইলিয়াম হার্শেল", "start_byte": 190, "limit_byte": 236}]} {"id": "-1198739407949019623-0", "language": "bengali", "document_title": "কুলম্বের সূত্র", "passage_text": "কুলম্বের সূত্র তথা কুলম্বের বিপরীত বর্গীয় সূত্র হলো পদা্র্থবিজ্ঞানের এমন একটি সূত্র,যা দুটি আধানের (চার্জের) মধ্যবর্তী আকর্ষণ বা বিকর্ষণের স্বরুপ ব্যাখ্যা করে। ১৭৮৫ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি পদার্থবিদ চার্লস অগাস্টিন ডি কুলম্ব সূত্রটি আবিষ্কার করেন এবং তিনি তড়িৎ চুম্বকত্বের যথেষ্ট উন্নতি সাধন করেন। এই সূত্র নিউটনের মহাকর্ষীয় সূত্র-এর সদৃশ। কুলম্বের সূত্র থেকে গাউসের সূত্র পাওয়া যায় এবং তদ্বিপরীত। এই সূত্রটি ব্যপকভাবে পরীক্ষিত এবং প্রমাণিত।", "question_text": "পদার্থবিজ্ঞানে কুলম্বের সূত্রটি কত সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৭৮৫", "start_byte": 433, "limit_byte": 445}]} {"id": "-4255791582404818458-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ", "passage_text": "বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (Bengali: বাংলাদেশ গণসংঘ)[1] বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী এবং বর্তমান ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল। এই রাজনৈতিক দলটির গোড়াপত্তন হয় ২৩ জুন ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। পরবর্তী কালে এর নাম ছিল নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ। ১৯৭০ সাল থেকে এর নির্বাচনী প্রতীক নৌকা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে[2] ১৯৭১ সালে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর এই সংগঠনটির নামাকরণ করা হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।", "question_text": "শওকত আলী কত সালে আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "২৩ জুন ১৯৪৯", "start_byte": 371, "limit_byte": 400}]} {"id": "-1661851023575457815-0", "language": "bengali", "document_title": "মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব", "passage_text": "মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি) টমাস লর্ড কর্তৃক ১৭৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত লন্ডনভিত্তিক ক্রিকেট ক্লাব। এ ক্লাবটি বিশ্বের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেট ক্লাবরূপে পরিচিত ও বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বিশাল ক্রিকেট ব্র্যান্ড।[1] ক্রিকেটের ইতিহাসে এ ক্লাবের ভূমিকা অপরিসীম। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এ ক্লাবটি সর্বাপেক্ষা সক্রিয় ও জনপ্রিয় ক্রিকেট ক্লাবের মর্যাদা পেয়ে আসছে। ক্রিকেটের স্বর্গভূমি নামে পরিচিত লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ডের স্বত্ত্বাধিকারীর ভূমিকায় রয়েছে এমসিসি। এখানে ক্লাবের সদর দফতর অবস্থিত।", "question_text": "মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব কোন সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৭৮৭", "start_byte": 132, "limit_byte": 144}]} {"id": "5083887153729628414-1", "language": "bengali", "document_title": "ইমাম বুখারী", "passage_text": "তিনি ১৩ই শাওয়াল শুক্রবার, ১৯৪ হিজরীতে (৮১০ খ্রিস্টাব্দ) খোরাসানের বুখারাতে (বর্তমানে উজবেকিস্তানের অংশ) জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ইসমাইল ইবনে ইব্রাহিম। তাঁর দাদার নাম ইব্রাহিম। তাঁর দাদার সম্পর্কে খুব বেশি জানা না গেলেও তাঁর বাবা ইসমাইল মুসলিম বিশ্বে একজন পরিচিত ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি ছিলেন একজন হাদীসবিদ। তিনি হাদিস শাস্ত্রবিদ আল্লামা হাম্মাদ (রহঃ) এবং হযরত ইমাম মালেক (রহঃ) এর শাগরিদ ছিলেন। এছাড়াও বিখ্যাত মনীষী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক (রহঃ) এর শাগরিদ ছিলেন বলে জানা যায়। সমসাময়িক যুগের আরও অনেক বুজুর্গ আলেমদের কাছ থেকে দ্বীনে ফায়েজের জাহেরি ও বাতেনি ইলম হাসিল করে সুযোগ্য আলেম ও বিজ্ঞ মুহাদ্দিস হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।ইমাম বুখারী (রহঃ) শিক্ষা, জ্ঞান ও যোগ্যতা শুধু পিতার দিক থেকেই পাননি বরং মাতার দিক থেকেও অর্জন করেছিলেন। ইমাম বুখারী (রহঃ) এর মাতা ছিলেন বিদূষী ও মহীয়সী মহিলা। নেককার মহিলা হিসেবে তাঁর পরিচিতি ছিল। এ সম্পর্কে একটা ঘটনা আছে। বাল্যকালে ইমাম বুখারী (রহঃ) এর একবার কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। এ রোগের প্রভাবে তাঁর দুই চোখ প্রায় অন্ধ হয়ে যায়। স্নেহময়ই মাতা পুত্রের চোখের আলোর পুনঃপ্রাপ্তির জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়েন এবং আল্লাহ্‌ পাকের দরবারে প্রার্থনা করতে থাকেন। এ পর্যায়ে এক রাত্রে স্বপ্নে তিনি হযরত ইব্রাহীম (আঃ) কে তার শিয়রে বসা অবস্থায় দেখতে পেলেন। হযরত ইব্রাহীম (আঃ) তাকে বলেন, তোমার প্রার্থনা আল্লাহ্‌ পাক কবুল করেছেন। তাঁর দয়ার বরকতে তোমার পুত্র চোখের আলো ফিরে পেয়েছে। পরদিন সকালে ঘুম থেকে জেগে তাঁর পুত্র ইমাম বুখারী (রহঃ) বলে উঠলেন, আম্ম! আমি সবকিছু দেখতে পাচ্ছি। আমার চোখ ভাল হয়ে গেছে। এ ঘটনাটিই প্রমাণ করে ইমাম বুখারী (রহঃ) এর মাতা কত বড় মাপের বুজুর্গ মহিলা ছিলেন।ইমাম বুখারী (রহঃ) শৈশবেই বাবাকে হারান, ফলে মায়ের কাছে প্রতিপালিত হন। পিতা মারা যাওয়ার সময় প্রচুর ধনসম্পদ রেখে যান। ফলে ইমাম বুখারী (রহঃ) কে কোনরূপ প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন হতে হয়নি। মাতাই পুত্রের শিক্ষা-দীক্ষার ভার গ্রহণ করেন। ইমাম বুখারী (রহঃ) এর বাল্যকাল থেকেই শিক্ষা-দীক্ষার প্রতি গভীর আগ্রহ ছিল। ইমাম বুখারী (রহঃ) প্রথমে কোরআন পাঠ শুরু করেন। মাত্র ৬ বছর বয়সে তিনি কুরআন মুখস্থ করেন। ১০ বছর বয়স থেকে তিনি হাদীস মুখস্থ করা শুরু করেন। ১৬ বছর বয়সেই তিনি \"আবদুল্লাহ বিন মুবারক\" এবং \"ওয়াকীর পান্ডুলিপিসমূহ\" মুখস্থ করে ফেলেন। মহান আল্লাহ্‌ পাক তাকে অনন্য সাধারণ স্মরণ শক্তি দান করেছিলেন। [7][8]", "question_text": "মুহাম্মদ বিন ইসমাইল বিন ইবরাহীম বিন মুগীরাহ বিন বারদিযবাহ কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "উজবেকিস্তানের", "start_byte": 228, "limit_byte": 267}]} {"id": "6879187062458655858-0", "language": "bengali", "document_title": "সোমালিয়া", "passage_text": "সোমালিয়া (Somali: Soomaaliya স্যম্যালিয়্যা, Arabic: الصومال‎ আস্ব্‌স্বূমাল্‌) বা সোমালি প্রজাতন্ত্র (Somali: Jamhuuriyadda Soomaaliya চ্যান্‌হূরিয়্‌য়্যাদ্দ্যা স্যম্যালিয়্যা, Arabic: جمهورية الصومال‎জুম্‌হূরিয়্‌য়াৎ আস্ব্‌স্বূমাল্‌) উত্তর-পূর্ব আফ্রিকার একটি রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম মোগাদিশু।", "question_text": "সোমালিয়ার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "মোগাদিশু", "start_byte": 658, "limit_byte": 682}]} {"id": "5255758166206154353-0", "language": "bengali", "document_title": "তামিলনাড়ু", "passage_text": "তামিলনাড়ু (Tamil: தமிழ்நாடு তাম্যিল্ড়্‌ নাড়্যি আ-ধ্ব-ব: [t̪ɐmɨɻ n̪aːɽɯ]) ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের ২৯টি রাজ্যের অন্যতম। এই রাজ্যের রাজধানী চেন্নাই (পূর্বতন মাদ্রাজ)। তামিলনাড়ু ভারতীয় উপদ্বীপের সর্বদক্ষিণে অবস্থিত। এই রাজ্যের সীমানায় পুদুচেরি, কেরল, কর্ণাটক ও অন্ধ্রপ্রদেশ অবস্থিত। তামিলনাড়ুর ভৌগোলিক উত্তর সীমায় পূর্বঘাট, পশ্চিম সীমায় নীলগিরি, আন্নামালাই পর্বত ও পালাক্কাদ, পূর্ব সীমায় বঙ্গোপসাগর, দক্ষিণ পূর্ব সীমায় মান্নার উপসাগর ও পক প্রণালী এবং দক্ষিণে ভারত মহাসাগর অবস্থিত।", "question_text": "তামিলনাড়ু রাজ্যের রাজধানী কোনটি ?", "answers": [{"text": "চেন্নাই", "start_byte": 340, "limit_byte": 361}]} {"id": "-1527581035220567681-3", "language": "bengali", "document_title": "বেলকুচি উপজেলা", "passage_text": "উপজেলার ইতিহাস\n১৯২১ সালে শাহ্জাদপুর, উল্লাপাড়া ও সিরাজগঞ্জ থানা হতে মোট ১০৮টি মৌজা নিয়ে বেলকুচি থানাটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে বেলকুচি মৌজায় এর কার্যালয় স্থাপিত হয়। প্রশাসনিক ব্যবস্থার আওতায় এই থানাকে স্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ ১৯৮২ বলে এপ্রিল ১৯৮৩, ১লা বৈশাখ ১৩৯০ বাংলা সনে বেলকুচি থানাকে মানোন্নীত থানা হিসেবে উন্নীত করা হয়। বর্তমানে বেলকুচি উপজেলাটি ১টি পৌরসভা, ০৬টি ইউনিয়ন, ১০৮টি মৌজা ও ১৫১ টি গ্রাম নিয়ে গঠিত। ইউ/পি গুলো হলোঃ (১) বেলকুচি সদর, (২) রাজাপুর, (৩) ভাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন, (৪) দৌলতপুর(তেঁয়াশিয়া) , (৫) ধুকুরিয়াবেড়া ও (৬) বড়ধুল। উপজেলা শহরটি ৮টি পূর্ণ মৌজা ও ১টি’র আংশিক মৌজা নিয়ে গঠিত। উপজেলা শহরের আয়তন ১৯.৩০ বর্গ কিঃমিঃ।", "question_text": "সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলাটির আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১৯.৩০ বর্গ কিঃমিঃ", "start_byte": 1645, "limit_byte": 1690}]} {"id": "-1158828906189184147-9", "language": "bengali", "document_title": "ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ", "passage_text": "উইলিয়াম কেরি (১৭৬১ – ১৮৩৪) ১৮০১ সাল থেকে ১৮৩১ সাল পর্যন্ত ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে শিক্ষাদান করেন। এই পর্বে তিনি একটি বাংলা ব্যাকরণ ও অভিধান, একাধিক পাঠ্যপুস্তক, বাংলা বাইবেল এবং একাধিক ভারতীয় ভাষার ব্যাকরণ ও অভিধান প্রণয়ন করেন।[12]\nজন বোর্থউইক গিলক্রিস্ট (জুন ১৭৫৯ – ১৮৪১)\nমৃত্যুঞ্জয় তর্কালঙ্কার (১৭৬২ (?) – ১৮১৯) ছিলেন ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রথম হেড পণ্ডিত। তিনি একাধিক পাঠ্যপুস্তক রচনা করেন। তাঁকে বাংলা গদ্যের প্রথম ‘সচেতন শিল্পী’ মনে করা হয়।[13] সংস্কৃত পণ্ডিত হয়েও তিনি কলেজের প্রয়োজনে বাংলা লিখতে শুরু করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হল বত্রিশ সিংহাসন (১৮০২), হিতোপদেশ (১৮০৮) ও রাজাবলী (১৮০৮)। মৃত্যুঞ্জয় ইংরেজি জানতেন না। সম্ভবত কলেজের ইংরেজি-জানা পণ্ডিতদের থেকে তিনি তাঁর বইয়ের উপাদান সংগ্রহ করেন।[7]\nতারিণীচরণ মিত্র (১৭৭২ – ১৮৩৭) ছিলেন ইংরেজি, উর্দু, হিন্দি, আরবি ও ফার্সি ভাষায় পণ্ডিত। তিনি হিন্দুস্তানি ভাষা বিভাগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনিও বাংলায় অনেক গল্প অনুবাদ করেন।[14]\nলুল্লুলাল হিন্দি খড়িবোলি গদ্যের জনক। তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের হিন্দুস্তানি ভাষা বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। ১৮১৫ সালে আদি হিন্দি সাহিত্যের প্রথম বই তুলসীদাসের বিনয়পত্রিকা মুদ্রণ ও প্রকাশ করেন তিনি।[3]\nরামরাম বসু (১৭৫৭ – ১৮১৩) কলেজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি উইলিয়াম কেরি, জোসুয়া মার্শম্যান ও উইলিয়াম ওয়ার্ডকে প্রথম বাংলা বাইবেল প্রকাশনায় সহায়তা করেন।[3]\nঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০ – ৯১) ১৮৪১ থেকে ১৮৪৬ সাল পর্যন্ত ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের হেড পণ্ডিত ছিলেন। এই কলেজে অধ্যাপনাকালে তিনি ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় মনোনিবেশ করেন।[15]\nমদনমোহন তর্কালঙ্কার (১৮১৭ – ৫৮) ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে শিক্ষকতা করতেন। তিনি একাধিক পাঠ্যপুস্তক রচনা করেন।[16]", "question_text": "ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ বা কলেজ অফ ফোর্ট উইলিয়ামের প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মৃত্যুঞ্জয় তর্কালঙ্কার", "start_byte": 711, "limit_byte": 778}]} {"id": "4452568128027547833-6", "language": "bengali", "document_title": "কাতার", "passage_text": "কাতারের রাজনীতি একটি পরম রাজতন্ত্র কাঠামোয় সংঘটিত হয়। কাতারের আমীর হলেন একাধারে রাষ্ট্রের প্রধান ও সরকার প্রধান তামিম বিন হামাদ আল থানি ২০১৩ সালে তার পিতা হামাদ বিন খলিফা আল থানির হাত থেকে ক্ষমতা গ্রহণ করেন। ১৯৯৫ সাল থেকে দেশটির আমীর ছিলেন হামাদ বিন খলিফা আল থানি। আব্দুল্লাহ বিন নাসের বিন খলিফা আল থানি ২০১৩ সাল থেকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী।\nকাতারের মোট জনসংখ্যা ১.৮ মিলিয়ন। কাতার বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ মাথাপিছু আয়ের রাষ্ট্র। সৌদি আরব, ওমান এর পর কাতার অন্যতম রক্ষণশীল রাষ্ট্র। কাতারের নাগরিক সুযোগ সুবিধার মান খুবই উন্নত।", "question_text": "কাতারের বর্তমান (২০১৯) জনসংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "১.৮ মিলিয়ন", "start_byte": 965, "limit_byte": 994}]} {"id": "6500590531692211198-0", "language": "bengali", "document_title": "গীতাঞ্জলি", "passage_text": "গীতাঞ্জলি হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি কাব্যগ্রন্থ। এই বইয়ে মোট ১৫৭টি গীতিকবিতা সংকলিত হয়েছে। কবিতাগুলি ব্রাহ্ম-ভাবাপন্ন ভক্তিমূলক রচনা। এর বেশিরভাগ কবিতাতেই রবীন্দ্রনাথ নিজে সুরারোপ করেছিলেন। ১৯০৮-০৯ সালে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এই কবিতাগুলি প্রকাশিত হয়। এরপর ১৯১০ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। ", "question_text": "কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থে মোট কতগুলি কবিতা আছে ?", "answers": [{"text": "১৫৭টি", "start_byte": 187, "limit_byte": 202}]} {"id": "9063826758882428072-36", "language": "bengali", "document_title": "মালদ্বীপ", "passage_text": "মালদ্বীপের 1192 টি প্রারল দ্বীপপুঞ্জগুলি গঠিত হয়, যা উত্তর-দক্ষিণ দিকের 26 টি কাঁধের ডাবল চেনায় বিস্তৃত হয়, এটি প্রায় 90,000 বর্গ কিলোমিটার (35,000 বর্গ মাইল) বিস্তৃত, এটি বিশ্বের সবচেয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা দেশগুলির একটি। এটি অক্ষাংশে 1° S এবং 8 ডিগ্রি N এর মধ্যে থাকে এবং 72° ডিগ্রী এবং 74 ডিগ্রী ই ডি লম্বা। প্রজ্বলিত একটি প্রজাপতির খিলান এবং বালি বারগুলি গঠিত, একটি সাবমেরিন রিজ 960 কিলোমিটার (600 মাইল) দীর্ঘের উপরে অবস্থিত যা ভারত মহাসাগরের গভীরতম থেকে উড়ে যায় এবং দক্ষিণে দক্ষিণে চলে।", "question_text": "মালদ্বীপের মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় 90,000 বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 291, "limit_byte": 357}]} {"id": "-3419022654484055884-0", "language": "bengali", "document_title": "স্টিভ জবস", "passage_text": "স্টিভ জবস (পুরোনাম: স্টিভেন পল জবস) (English: Steven Paul \"Steve\" Jobs) (জন্ম ফেব্রুয়ারি ২৪, ১৯৫৫, মৃত্যু ৫ অক্টোবর ২০১১)[10][11] যুক্তরাষ্ট্রের একজন উদ্যোক্তা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবক। তাকে পার্সোনাল কম্পিউটার বিপ্লবের পথিকৃৎ বলা হয়। তিনি স্টিভ ওজনিয়াক এবং রোনাল্ড ওয়েন -এর সাথে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে \"অ্যাপল কম্পিউটার\" প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি \"পিক্সার এ্যানিমেশন স্টুডিওস\"-এরও প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। ১৯৮৫ সালে অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের \"বোর্ড অব ডিরেক্টর্সের\" সদস্যদের সাথে বিরোধে জড়িয়ে তিনি অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের থেকে পদত্যাগ করেন এবং নেক্সট কম্পিউটার প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৯৬ সালে অ্যাপল কম্পিউটার নেক্সট কম্পিউটারকে কিনে নিলে তিনি অ্যাপলে ফিরে আসেন। তিনি ১৯৯৫ সালে টয় স্টোরি নামের অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন।", "question_text": "অ্যাপল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "স্টিভ ওজনিয়াক এবং রোনাল্ড ওয়েন", "start_byte": 553, "limit_byte": 641}]} {"id": "5758287082712379011-25", "language": "bengali", "document_title": "জীবনানন্দ দাশ", "passage_text": "জীবনানন্দ দাশের প্রাবন্ধিক পরিচয় অদ্যাবধি বিশেষ কোন মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয় নি। তবে তিনি বেশ কিছু প্রবন্ধ-নিবন্ধ-আলোচনা লিখেছিলেন যার প্রতিটি অত্যন্ত মৌলিক চিন্তা-ভাবনার স্বাক্ষর বহন করে। তাঁর প্রবন্ধের সংকলন কবিতার কথা বেরিয়েছিল তাঁর মৃত্যুর পর - ১৩৬২ তে । এতে তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় মুদ্রিত পনেরটি প্রবন্ধ সংকলিত হয়েছিল। এই প্রবন্ধগুলি বহুল পঠিত । এই বিখ্যাত পনেরটি প্রবন্ধের বাইরেও জীবনানন্দের আরো কিছু প্রবন্ধ, নিবন্ধ, সমালোচনা রয়েছে। এই রচনাসমষ্টির সংখ্যা খুব বেশি নয়। হিসেব করলে দেখা যায় তাঁর সাহিত্য-সমাজ-শিক্ষা বিষয়ক রচনার সংখ্যা ৩০, গ্রন্থ'ভূমিকা ও গ্রন্থালোচনা জাতীয় রচনার সংখ্যা ৯, স্মৃতিতর্পণমূলক রচনার সংখ্যা ৩ এবং বিবিধ প্রবন্ধ-নিবন্ধের সংখ্যা ৭। তদুপরি আরো ৭টি খসড়া প্রবন্ধের হদিশ করা গেছে। \n\nবুদ্ধদেব বসু কবিতা পত্রিকার একটি প্রবন্ধ সংখ্যার (১৩৪৫, বৈশাখ) পরিকল্পনা করেছিলেন মূলত কবিদের গদ্য প্রকাশের উদ্দেশ্য নিয়ে। এরই সূত্রে জীবনানন্দ তাঁর প্রথম গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধটি লিখেছিলেন যার নাম ‘কবিতার কথা’। এ প্রবন্ধের শুরু এই ভাবে - ", "question_text": "কবি জীবনানন্দ দাশের \"কবিতার কথা\" প্রবন্ধগ্রন্থটি কোন পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "বিতা", "start_byte": 2006, "limit_byte": 2018}]} {"id": "6726124113097116704-0", "language": "bengali", "document_title": "এইচআইভি", "passage_text": "এইচ.আই.ভি. (English: HIV; পূর্ণরূপ: Human Immunodeficiency Virus হিউম্যান ইমিউনো ডেফিশিয়েন্সি ভাইরাস) বা মানব প্রতিরক্ষা অভাবসৃষ্টিকারী ভাইরাস লেন্টিভাইরাস (Lentivirus) গোত্রের অন্তর্গত এক ধরনের ভাইরাস যার সংক্রমণে মানবদেহে এইডস (AIDS) রোগের সৃষ্টি হয়।[1][2] মূলত এইডস একটি রোগ নয়, এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অভাব জনিত নানা রোগের সমাহার। এইচ.আই.ভি ভাইরাস মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (অনাক্রম্যতা) নষ্ট করে দেয়, ফলে নানা সংক্রামক রোগ ও কয়েক রকম ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে রোগী মৃত্যু মুখে ঢলে পড়ে। এইচআইভি ভাইরাস শরীরে ঢোকার পর অনাক্রম্যতা কমতে কমতে এইডস ঘটাবার মত অবস্থায় পৌছতে অনেক বছর লাগে। তবে শরীরে এই ভাইরাস একবার সংক্রমিত হলে তা কমানো সম্ভব হলেও সম্পূর্ণ দূর করে এখনো সম্ভব নয় তাই শেষপর্ষন্ত সেই রোগীর এইডস হওয়া বন্ধ করা সম্ভব নয়। তবে বিশ্বের খুব অল্প সংখক কিছু অঞ্চলের কিছু লোকেদের শরীরে কয়েকটি জীনে খুঁত থাকে যার ফলে এইডস ভাইরাস তাদের শরীরে সফল ভাবে সংক্রমণ করতে পারেনা। তাদের এইচআইভির বিরুদ্ধে জন্মগত অনাক্রম্যতা আছে বলা যায়।\n\nওয়ার্ল্ড হেলথ ওর্গানাইজেসন (WHO) (World Health Organization) মানবদেহে এইচ.আই.ভি ভাইরাসের সঙ্ক্রমনকে প্যান্ডেমিক (Pandemic) হিসাবে চিহ্নিত করেছে[3][4]। ১৯৮১ সালে ভাইরাসটি আবিষ্কারের পর থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত এইডস রোগ কারনে ২কোটি ৫০ লক্ষেরও বেশি মানুষ মারা যায়।[5] পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার প্রায় ০.৬% এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত[5]। ২০০৫ সালে এইডস ২২ থেকে ৩৩ লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নেয় যার মধ্যে ৫ লক্ষ ৭০ হাজারের ও বেশি ছিল শিশু। এই মৃত্যুর এক-তৃতীয়াংশ ঘটে সাহারা-নিম্ন আফ্রিকা (Sub-Saharan Africa) অঞ্চলে[6] । তখন ধারণা করা হয়েছিল ভাইরাসটি আফ্রিকার প্রায় ৭ কোটি মানুষকে আক্রান্ত করবে।[7] রেট্রোভাইরাসরোধী (Antiretroviral drug) চিকিৎসা ভাইরাসটির সংক্রমনজনিত অসুস্থতা এবং মৃত্যু প্রবনতা দুটোই কমায় কিন্তু নিয়মিতভাবে এই চিকিৎসাসেবা সব দেশে পাওয়া যায় না।[8]\n\nভাইরাসটি প্রধানত মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রধান কোষগুলো যেমন সাহায্যকারী টি কোষ (helper T cells) (বিশেষ করে সিডি৪+ CD4+ টি কোষ সমূহ), ম্যাক্রোফেজ এবং ডেনড্রাইটিক কোষগুলোকে আক্রমণ করে। প্রধানত ৩টি প্রক্রিয়ায় এটি সিডি৪+ কোষের সংখ্যা কমিয়ে দেয়, এগুলো হল- সরাসরি ভাইরাসের দ্বারা কোষ নিধন, দ্বিতীয়ত, সংক্রোমিত কোষগুলোর আত্নবিনাশের(Apoptosis) হার বৃদ্ধি, তৃতীয়ত, কোষ হন্তারক সিডি৮+ লসিকাকোষের (Cytotoxic CD8+ T lymphocyte) এর মাধ্যমে সংক্রোমিত কোষ নিধন, যারা সংক্রোমিত কোষগুলোকে চিনতে পারে। যখন এই সিডি৪+ কোষের সংখ্যা একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ের নিচে নেমে যায় তখন দেহের কোষীয় অনাক্রমন্যতা (Cell-mediated immunity) নষ্ট হয়ে যায় এবং দেহ সুযোগসন্ধানী সংক্রোমন (Opportunistic infection) এর প্রতি বেশি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।\n\nএইচ.আই.ভি-১ দ্বারা আক্রান্ত এবং চিকিৎসা না হওয়া বেশীরভাগ মানুষ এইডস রোগের স্বীকার হয়[9] এবং তাদের বেশীরভাগ মারা যায় সুযোগসন্ধানী সংক্রোমন অথবা ম্যালিগন্যানসির (Malignancy) যা ক্রমশ কমতে থাকা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার ফলাফল[10]। এইচ.আই.ভি সংক্রোমন থেকে এইডস হওয়ার হার নির্ভর করে ভাইরাস, পোষক এবং পরিবেশ প্রভৃতি প্রভাবকের উপর। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে সাধারনত এইচ.আই.ভি সংক্রোমন থেকে এইডস হতে ১০ বছর সময় লাগে তবে কোন কোন ক্ষেত্রে এর চেয়ে কম না বেশী সময় লাগতে পারে।[11][12]\n\nরেট্রোভাইরাসরোধী চিকিৎসা এইচ.আই.ভি আক্রান্ত রোগীদের জীবনসীমা আশানুরূপভাবে বৃদ্ধি করতে পারে। এমন কি ২০০৫ সালের তথ্য অনুযায়ী এইডস পর্যায়ে পৌছে যাওয়া আক্রান্ত রোগীদের জীবনসীমা গড়ে ৫ বছর বৃদ্ধি করা সম্ভব এই চিকিৎসার মাধ্যমে।[13] রেট্রোভাইরাসরোধী চিকিৎসা ছাড়া সাধারনত একজন এইডস আক্রান্ত রোগী ১ বছরের মধ্যে মারা যায়।[14]", "question_text": "এইচ.আই.ভি ভাইরাসের কারণে কোন রোগ সৃষ্টি হয় ?", "answers": [{"text": "এইডস", "start_byte": 511, "limit_byte": 523}]} {"id": "1508751382134197788-2", "language": "bengali", "document_title": "যুক্তফ্রন্ট", "passage_text": "১৯৫৪ সালের মার্চের ৮ থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পূর্ব পাকিস্তান পরিষদের নির্বাচনে ২৩৭টি মুসলিম আসনের মধ্যে যুক্তফ্রন্ট ২২৩টি আসন অর্জ্জন করে। তন্মধ্যে ১৪৩টি পেয়েছিল মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী মুসলিম লীগ, ৪৮টি পেয়েছিল শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের কৃষক শ্রমিক পার্টি, নেজামী ইসলাম পার্টি লাভ করেছিল ২২, গণতন্ত্রী দল লাভ করেছির ১৩টি এবং খেলাফত-ই-রাব্বানী নামক দলটি ২টি আসন। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগ সম্পূর্ণরূপে এ নির্বাচনে পরাভূত হয় ; তারা কেবল ৯টি আসন লাভ করতে সমর্থ হয়।", "question_text": "শেরেবাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ?", "answers": [{"text": "কৃষক শ্রমিক পার্টি", "start_byte": 696, "limit_byte": 746}]} {"id": "6681403982104856121-1", "language": "bengali", "document_title": "মতিউর রহমান (বীরশ্রেষ্ঠ)", "passage_text": "মতিউর রহমান ১৯৪১ সালের ২৯ অক্টোবর পুরান ঢাকার ১০৯, আগা সাদেক রোডের \"মোবারক লজ\"-এ জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার রামনগর গ্রামে। যা এখন মতিনগর নামে পরিচিত। ৯ ভাই ও ২ বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন ৬ষ্ঠ। তাঁর বাবা মৌলভী আবদুস সামাদ, মা সৈয়দা মোবারকুন্নেসা খাতুন। ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল থেকে ষষ্ঠ শ্রেণী পাস করার পর সারগোদায় পাকিস্তান বিমান বাহিনী পাবলিক স্কুলে ভর্তি হন। ডিস্টিংকশনসহ মেট্রিক পরীক্ষায় সাফল্যের সাথে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন।", "question_text": "বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "মৌলভী আবদুস সামাদ", "start_byte": 610, "limit_byte": 657}]} {"id": "5834051509805394244-49", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশে ইসলামী সন্ত্রাসবাদীদের আক্রমণ", "passage_text": "২০১৩ সালের ২ মার্চ শনিবার রাতে সিলেটে গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক, ছাত্রলীগের সাবেক নেতা জগৎজ্যোতি তালুকদার হত্যার স্বীকার হন। আহত হন আরেক যুবলীগ নেতা জুয়েল আহমদ। তালুকদারকে সিলেট নগরের আখালিয়া এলাকায় হত্যা করা হয়। এ সময় তাদের ব্যবহৃত প্রাইভেট কারটিও আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়। হত্যার প্রতিবাদে সোমবার কালো পতাকা মিছিল করে সিলেট গণজাগরণ মঞ্চ। ছাত্রশিবিরের সশস্ত্র একটি দল তাঁকে হত্যা করেছে বলে তাঁর রাজনৈতিক সহকর্মীরা অভিযোগ করেছেন। সহকর্মীদের মতে, জগৎজ্যোতি তালুকদার ছিলেন সিলেটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের গণজাগরণ মঞ্চের নিয়মিত মুখ। প্রতিদিন তরুণদের নিয়ে মঞ্চে আসতেন তিনি। মঞ্চের সংগঠক ও দলীয় সহকর্মীদের অভিযোগ, এ কারণে জামায়াত-শিবিরের খুনি চক্র তাঁকে হত্যা করে। ‘জগৎজ্যোতির ঘাতকদের ক্ষমা নেই, জগৎজ্যোতির ক্ষয় নেই’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখেই মিছিল করা হয়।[110]\nএ ঘটনায় ওই বছরের ৫ মার্চ সিলেট জামায়াতের শীর্ষ তিন নেতা হাফিজ আব্দুল হাই হারুন, ফখরুল ইসলাম ও সিরাজুল ইসলাম শাহীনকে হুকুমের আসামী ও সাবেক শিবির নেতা গাজি নাছিরকে প্রধান আসামী করে কোতোয়ালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।\nএরপর ২০১৪ সালের ২৪ এপ্রিল ৩৩ জামায়াত-শিবির নেতাকে অভিযুক্ত করে জগৎজ্যোতি হত্যা মামলার অভিযোগপত্র প্রদান করা হয়।\nএ হত্যাকাণ্ডে খুব একটা অগ্রগতি তো হয়ই নি, বরং ২০১৩ সালের ১০ জুন বুধবার সিলেটে, জগৎজ্যোতি হত্যা মামলার দুই আসামি উবায়দুল হক শাহীন ও ফয়জুল হককে সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৮ দলীয় জোট সমর্থিত সম্মিলিত নাগরিক জোটের প্রার্থী বিএনপি নেতা আরিফুল হক চৌধুরীর পক্ষে প্রচারে অংশ নিতে দেখা গেছে। তারা দুজনই জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত।[111]", "question_text": "জগৎজ্যোতি দাস কত সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "২০১৩ সালের ২ মার্চ শনিবার রাতে", "start_byte": 0, "limit_byte": 80}]} {"id": "-9070222029717674258-9", "language": "bengali", "document_title": "মনোবিজ্ঞান", "passage_text": "বিংশ শতকের শুরুতেই সমগ্র বিশ্বকে আন্দোলিত করা একটি তত্ত্ব হল মনোবিশ্লেষণ বা মনঃসমীক্ষণ। এই তত্ত্বের প্রভাবেই চিকিৎসাবিজ্ঞানে সংযোজিত হয়েছিল এক নতুন শাখা; সেটি হল চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বা মনোরোগ বিজ্ঞান। মনোবিজ্ঞানের জনক ছিলেন অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা শহরের শারীরবিজ্ঞানী ডাঃ সিগমুন্ড ফ্রয়েড। ফ্রয়েডের পরে মনোবিশ্লষণের জগতে অবদান রেখে যাওয়া কয়েকজন জগতবিখ্যাত মনোবিদের ভিতর কার্ল গুষ্টাভ য়ুং, আলফ্রেড এডলার, এরিক এরিকসন উল্লেখযোগ্য। এই তত্ত্ব কেবল মনোবিজ্ঞানের জগতকেই প্রভাবিত করে ক্ষান্ত থাকেনি, এটি মানুষের মন, সমাজ, সাহিত্য, জীবনাদর্শের ওপরেও গভীরভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। মানুষ নামক প্রাণীটির সম্পর্কে এই তত্ত্বই মানুষকে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছিল। এই তত্ত্বই আমাদেরকে নতুন করে শেখায় যে মানুষ অমৃতের সন্তান নয়, এমনকি আগেকার পণ্ডিতদের ভাবনা-চিন্তা অনুযায়ী মানুষ যুক্তিবাদী প্রাণীও নয়। মানুষ আসলে কিছু জৈবিক প্রবৃত্তি ও আবেগের দ্বারা পরিচালিত হয়; এবং সবচেয়ে জরুরি কথাটি হল দূর-দূরান্তের গ্রহ-নক্ষত্র সম্পর্কে জানলেও মানুষ কিন্তু বেশিরভাগ নিজের বিষয়েই অন্ধ হয়ে থাকে। মনোবিশ্লেষণ মানুষের মনোজগতের বহু গোপন রহস্য আমাদের কাছে তুলে ধরেছিল। মানুষের মন সম্পর্কে আবিষ্কৃত এই অপ্রিয় কিন্তু সত্যি শোনানো কথাগুলি সেই সময়ের বহু লোক মেনে নিতে পারেনি, যদিও এমনসব কথাই জীবন সম্পর্কে উৎসুক নবপ্রজন্মকে উল্লসিতও করেছিল। যদিও মনোবিশ্লেষণবাদ প্রয়োগিক ক্ষেত্রে সফল ও সর্বগ্রহণযোগ্য, তবুও একে বিজ্ঞান বলে প্রমাণ করতে অনেক যৌক্তিক সীমাবদ্ধতা চলে আসে। এককথায় বলতে গেলে মনোবিশ্লেষণ বা ফ্রয়েডীয় মনোবিজ্ঞান মানুষের অবচেতন মনের এক দার্শনিক অনুমানভিত্তিক অধ্যয়ন। মানসিক রোগ নিরাময়, মনের অস্বাভাবিক ভাব-অনুভূতির বিশ্লেষণ, স্বপ্ন বিশ্লেষণ, নারী ও শিশুমনের বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে ফ্রয়েডীয় মনোবিশ্লেষণ আজও প্রভাবশালী ও অপ্রতিদ্বন্দী।", "question_text": "মনোরোগ বিজ্ঞান বা মানসিক রোগ বিজ্ঞানের জনক কাকে বলা হয় ?", "answers": [{"text": "সিগমুন্ড ফ্রয়েড", "start_byte": 728, "limit_byte": 774}]} {"id": "-3492542497801944898-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "কুরআনের মোট সর্বমোট আয়াত সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "৬,২৩৬", "start_byte": 603, "limit_byte": 616}]} {"id": "-1811290635124191661-1", "language": "bengali", "document_title": "তামিম ইকবাল", "passage_text": "তার উচ্চতা ৫'৮\" ।\n২০০৯ মৌসুমের জুলাই-আগস্ট মাসে বাংলাদেশের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে তামিম ইকবাল তার প্রথম টেস্ট শতক করেন। খেলোয়াড় ও ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে বিবাদের কারণে ক্যারিবীয় দলটি অবশ্য খানিকটা দুর্বল ছিল। ৭ জন খেলোয়াড়ের টেস্ট অভিষেক হয় এ ম্যাচে। তামিমের ব্যাটিং বাংলাদেশকে এক ঐতিহাসিক বিজয় এনে দেয়। এটি ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট বিজয় এবং দেশের বাইরের মাটিতেও প্রথম টেস্ট জয়।", "question_text": "তামিম ইকবাল খান কোন দলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশী জাতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে তাঁর জীবনের প্রথম আন্তর্জাতিক টেস্ট ম্যাচটি খেলেন ?", "answers": [{"text": "ওয়েস্ট ইন্ডিজ", "start_byte": 153, "limit_byte": 193}]} {"id": "-1202931610989866158-12", "language": "bengali", "document_title": "ফরাসি বিপ্লব", "passage_text": "১৭৮৯ সালের ১৪ জুলাই ফ্রান্স রাজ্যের প্যারিস কুখ্যাত বাস্তিলে বিক্ষোভ (ফরাসি: Prise de la Bastille [pʁiz də la bastij]) হয়। এই বাস্তিল দূর্গের পতনের মধ্য দিয়ে ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয়। এই বিপ্লব ছিল তদানীন্তন ফ্রান্সের শত শত বছর ধরে নির্যাতিত ও বঞ্চিত \"থার্ড স্টেট\" বা সাধারন মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। এই বিপ্লবের আগে সমগ্র ফ্রান্সের ৯৫ শতাংশ সম্পত্তির মালিক ছিল মাত্র ৫ ভাগ মানুষ। অথচ সেই ৫ ভাগ মানুষই কোন আয়কর দিত না। যারা আয়কর দিত তারা তেমন কোন সুবিধা ভোগ করতে পারত না। এবং এই ব্যবস্থার বিরুদ্ধে যারা প্রতিবাদ করত তাদেরকে এই বাস্তিল দূর্গে বন্দী করে নির্যাতন করা হত। বাস্তিল দূর্গ ছিল স্বৈরাচারী সরকারের নির্যাতন ও জুলুমের প্রতীক। একবার কোন বন্দী সেখানে প্রবেশ করলে জীবন নিয়ে আর ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকত না । কারাগারের ভিতরেই মেরে ফেলা হত অসংখ্য বন্দীদের। ১৭৮৯ সালের ১৪ জুলাই নির্বাচিত প্রতিনিধি, রক্ষী বাহিনির সদস্য এবং বাস্তিল দূর্গের আশেপাশের বিক্ষুব্ধ মানুষ বাস্তিল দূর্গ অভিমুখে রওনা হয়। রক্তক্ষয় এড়াতে প্রতিনিধিরা দূর্গের প্রধান দ্য লোনের কাছে আলোচনার প্রস্তাব দেন। প্রস্তাব ছিল বাস্তিলে ৭ জন রাজবন্দীকে মুক্তি দেয়া। দ্য লোন সেই প্রস্তাবে রাজি না হওয়াতে বিক্ষুব্ধ জনতার ঢেউ বাস্তিল দূর্গে ঝাঁপিয়ে পরে। দূর্গের সৈন্যরাও ভিতর থেকে কামান দাগাতে থাকে। প্রায় দুইশো বিপ্লবী মানুষ হতাহত হয় । এরপর চারিদিক থেকে উত্তেজিত বিক্ষুব্ধ জনতা বাস্তিল দুর্গ ধ্বংস করে। জয় হয় সাম্য, মৈত্রী এবং স্বাধীনতার।", "question_text": "ফরাসি বিপ্লবের সূত্রপাত কোন শহরে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "ফ্রান্স রাজ্যের প্যারিস", "start_byte": 52, "limit_byte": 117}]} {"id": "-3447038628370329440-0", "language": "bengali", "document_title": "ঋতুপর্ণ ঘোষ", "passage_text": "\nঋতুপর্ণ ঘোষ (জন্ম:৩১শে অগস্ট, ১৯৬৩ - মৃত্যু:৩০শে মে, ২০১৩) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক।[1] অর্থনীতির ছাত্র ঋতুপর্ণ ঘোষের কর্মজীবন শুরু হয়েছিল একটি বিজ্ঞাপন সংস্থার ক্রিয়েটিভ আর্টিস্ট হিসেবে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম ছবি হীরের আংটি। দ্বিতীয় ছবি উনিশে এপ্রিল মুক্তি পায় ১৯৯৪ সালে। এই ছবির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্র বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পান।", "question_text": "দেবশ্রী রায় অভিনীত \"উনিশে এপ্রিল\" বাংলা চলচ্চিত্রটি কত সালে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৪", "start_byte": 783, "limit_byte": 795}]} {"id": "-4519493536721133400-2", "language": "bengali", "document_title": "মনসা", "passage_text": "সর্পদেবী হিসেবে মনসার প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় হিন্দু ধর্মগ্রন্থ অথর্ববেদে। পুরাণে তাঁকে ঋষি কাশ্যপ ও নাগ-জননী কদ্রুর কন্যা বলা হয়েছে। খ্রিস্টীয় ১৪শ শতাব্দী নাগাদ মনসা প্রজনন ও বিবাহের দেবী হিসেবে চিহ্নিত হন এবং শিবের আত্মীয় হিসেবে শৈব দেবমণ্ডলীর অন্তর্ভুক্ত হন। কিংবদন্তি অনুসারে, শিব বিষ পান করার পর মনসা তাঁকে রক্ষা করেন এবং ‘বিষহরা’ নামে পরিচিত হন। মনসার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায় এবং তা দক্ষিণ ভারত পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে মনসা-কেন্দ্রিক ধর্মীয় গোষ্ঠীটি শৈবধর্মের প্রতিদ্বন্দ্বীতে পরিণত হয়। এর ফলে শিবের কন্যা রূপে মনসার জন্মের উপাখ্যানটি রচিত হয় এবং শেষ পর্যন্ত শৈবধর্মও এই আদিবাসী দেবীকে মূলধারার হিন্দুধর্মের ব্রাহ্মণ্য ধারার অন্তর্ভুক্ত করে ।[5]", "question_text": "লৌকিক হিন্দু দেবী মনসার মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "কদ্রু", "start_byte": 299, "limit_byte": 314}]} {"id": "-6114669823613082576-0", "language": "bengali", "document_title": "শিরডি সাই বাবা", "passage_text": "শিরডি সাই বাবা (১৮৩৫ - ১৫ অক্টোবর, ১৯১৮) (Marathi: शिर्डीचे श्री साईबाबा,Urdu: شردی سائیں بابا‎) ছিলেন একজন ভারতীয় ধর্মগুরু, যোগী ও ফকির। হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের ভক্তরাই তাঁকে সন্ত আখ্যা দিয়েছিলেন।", "question_text": "সত্য সাই বাবার জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৩৫", "start_byte": 40, "limit_byte": 52}]} {"id": "3112822108051662072-7", "language": "bengali", "document_title": "রবার্ট ডাউনি জুনিয়র", "passage_text": "বাবার পরিচালিত ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমেই চলচ্চিত্রের জগতে অভিষেক হয় ডাউনি জুনিয়রের। মাত্র পাঁচ বছরের ছোট্ট ডাউনিকে প্রথম বড় পর্দায় দেখা যায় বাবা রবার্ট ডাউনি সিনিয়রের পাউন্ড চলচ্চিত্রে।[37][38] এ চলচ্চিত্রে তাকে একটি অসুস্থ কুকুরছানার ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখা যায়।[39][40][41] সাত বছর বয়সে ডাউনি গ্রেজার্স প্যালেস (১৯৭২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[29] পরবর্তীতে বাবার পরিচালিত চলচ্চিত্রগুলোতে ছোটখাটো ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তিনি।[42] দশ বছর বয়সে তিনি লন্ডনের চেলসি এলাকায় বসবাস করতেন।[43] সেখানে তিনি পেরি হাউজ স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং এটিই সেই পেরি হাউজ স্কুল যেখানে ডাউনি পাঠ্যক্রমের অংশ হিসেবে শাস্ত্রীয় ব্যালে নাচ শেখেন।[44]", "question_text": "রবার্ট জন ডাউনি জুনিয়রের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নির্মাতা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "রবার্ট ডাউনি সিনিয়রে", "start_byte": 400, "limit_byte": 459}]} {"id": "-197853516210474478-2", "language": "bengali", "document_title": "সমলৈঙ্গিক বিবাহ", "passage_text": "বিংশ শতাব্দীর শেষ থেকে আইনগতভাবে স্বীকৃতি না পেলেও সমকামি দম্পতিদের মাঝে বিবাহ করার হার বাড়তে শুরু করে। ২০০১ সালে নেদারল্যান্ডস আধুনিক যুগে সবার প্রথমে সমকামি বিবাহকে আইনত স্বীকৃতি প্রদান করে। As of 11July2017, নিম্নোক্ত দেশগুলো (সমগ্র দেশব্যাপী অথবা নির্দিষ্ট কিছু অংশে) সমকামি বিবাহকে বৈধতা প্রদান করেছে:", "question_text": "সমকামী বিবাহ নিয়ে প্রথম কোন দেশ বৈধতা দেয় ?", "answers": [{"text": "নেদারল্যান্ডস", "start_byte": 307, "limit_byte": 346}]} {"id": "9058196699567490934-16", "language": "bengali", "document_title": "অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড", "passage_text": "\nঅ্যাপল ইনকর্পোরেটেড এর সদর দপ্তর ক্যালির্ফোনিয়ার মধ্য সিলিকন ভ্যালীতে অবস্থিত। ৮৫০,০০ বর্গ ফিট জায়গাতে ৬টি বিল্ডিংয়ে অ্যাপলের বর্তমান সদর ১৯৯৩ সালে থেকে অবস্থান করছে।", "question_text": "অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডের সদর দপ্তর কোথায় ?", "answers": [{"text": "ক্যালির্ফোনিয়ার মধ্য সিলিকন ভ্যালীতে", "start_byte": 90, "limit_byte": 195}]} {"id": "7044849272592340458-1", "language": "bengali", "document_title": "বিদ্যা বালান", "passage_text": "তরুণ বয়সেই চলচ্চিত্রের সাথে তার সম্পৃক্ততা ঘটে এবং ১৯৯৫ সালে হাম পাঁচ হিন্দি সিটকমের মাধ্যমে প্রথম অভিনয়ে আসেন। তিনি মুম্বই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন এবং চলচ্চিত্রে কর্মজীবন শুরু করার পূর্বে ভিন্ন-ভিন্ন পেশায় ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরবর্তীকালে বিভিন্ন টেলিভিশন বিজ্ঞাপন ও মিউজিক ভিডিওতে কাজ করার পর ২০০৩ সালে তিনি ভাল থেকো স্বাধীন বাংলা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০০৫ সালে প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র পরিণীতা'য় ললিতা চরিত্রে অভিনয় ছিল তার প্রথম হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় এবং পরবর্তী বছর ২০০৬ সালে রম্য-নাট্যধর্মী লাগে রাহো মুন্না ভাই চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন যা বক্স অফিসে সাফল্য অর্জন করে।", "question_text": "ভারতীয় মডেল ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিদ্যা বালান তাঁর জীবনের প্রথম চলচ্চিত্রটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "হাম পাঁচ", "start_byte": 166, "limit_byte": 188}]} {"id": "-5038596383214130561-0", "language": "bengali", "document_title": "মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়", "passage_text": "\nমানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (মে ১৯, ১৯০৮ - ডিসেম্বর ৩, ১৯৫৬) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তার প্রকৃত নাম প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।\nপ্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর পৃথিবী জুড়ে মানবিক মূল্যবোধের চরম সংকটময় মূহুর্তে বাংলা কথা-সাহিত্যে যে কয়েকজন লেখকের হাতে সাহিত্যজগতে নতুন এক বৈপ্লবিক ধারা সূচিত হয় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম।\nতার রচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল মধ্যবিত্ত সমাজের কৃত্রিমতা, শ্রমজীবী মানুষের সংগ্রাম, নিয়তিবাদ ইত্যাদি। ফ্রয়েডীয় মনঃসমীক্ষণ ও মার্কসীয় শ্রেণীসংগ্রাম তত্ত্ব দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন যা তার রচনায় ফুটে উঠেছে। জীবনের অতি ক্ষুদ্র পরিসরে তিনি রচনা করেন চল্লিশটি উপন্যাস ও তিনশত ছোটোগল্প। তাঁর রচিত পুতুলনাচের ইতিকথা, দিবারাত্রির কাব্য, পদ্মা নদীর মাঝি ইত্যাদি উপন্যাস ও অতসীমামী, প্রাগৈতিহাসিক, ছোটবকুলপুরের যাত্রী ইত্যাদি গল্পসংকলন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্পদ বলে বিবেচিত হয়। ইংরেজি ছাড়াও তাঁর রচনাসমূহ বহু বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দের ৩রা ডিসেম্বর, মাত্র আটচল্লিশ বছর বয়সে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শক্তিশালী এই কথাসাহিত্যিকের জীবনাবসান ঘটে।", "question_text": "মানিক বন্দোপাধ্যায়ের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "মে ১৯, ১৯০৮", "start_byte": 64, "limit_byte": 91}]} {"id": "4925698454347213774-25", "language": "bengali", "document_title": "বিভিন্ন ধর্ম", "passage_text": "\nবাহাই ধর্ম বা বাহাই বিশ্বাস হচ্ছে বাহাউল্লাহ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একেশ্বরবাদী একটি ধর্ম বা বিশ্বাস। ঊনবিংশ শতাব্দীতে পারস্যে (বর্তমানে ইরান) এই ধর্মের উৎপত্তি। মূলত মানবজাতির আত্মিক ঐক্য হচ্ছে এই ধর্মের মূল ভিত্তি।[59] বিশ্বে বর্তমানে ২০০-এর বেশি দেশ ও অঞ্চলে এই ধর্মের আনুমানিক প্রায় ৬০ লক্ষ অনুসারী রয়েছে।[60][61]", "question_text": "বর্তমানে সারা বিশ্বে বাহাই ধর্মাবলম্বী লোকের সংখ্যা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৬০ লক্ষ", "start_byte": 733, "limit_byte": 771}]} {"id": "5486356504444449920-6", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সাম্রাজ্য", "passage_text": "বাবর মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন মধ্য এশিয়ার তুর্কো-মঙ্গোল বংশোদ্ভূত শাসক। বাবার দিক থেকে তিনি তৈমুর লং ও মায়ের দিক থেকে চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন।[19] মধ্য এশিয়া থেকে বিতাড়িত হয়ে বাবর ভারতে ভাগ্য নির্মাণে নিয়োজিত হন। তিনি নিজেকে কাবুলের শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন এবং আফগানিস্তান থেকে খাইবার পাস হয়ে ভারতে প্রবেশ করেন।[19] পানিপথের যুদ্ধে বিজয়ের পর বাবরের সেনাবাহিনী উত্তর ভারতের অধিকাংশ এলাকা জয় করে নেয়।[19] তবে শাসন পাকাপোক্ত করতে অনেক সময় লেগে যায়।[19] অস্থিতিশীলতা তার ছেলে হুমায়ুনের সময়ও ছড়িয়ে পড়ে। হুমায়ুন দিগ্বিজয়ী সেনাপতি শেরশাহ কর্তৃক ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারত থেকে পারস্যে পালিয়ে যান।[19] হুমায়ুনের সাথে পারস্যের সাফাভিদের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় এবং মুঘল সাম্রাজ্যে পারসীয় সাংস্কৃতিক প্রভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। সাফাভিদের সহায়তায় হুমায়ুন মুঘলদের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। কিছুকাল পর নিজস্ব গ্রন্থাগারে ঘটা এক দুর্ঘটনায় হুমায়ুনের মৃত্যু হলে[19] তার ছেলে আকবর অপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সিংহাসনে বসেন। আকবরের অভিভাবক বৈরাম খান ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের ভিত্তি মজবুত করতে আকবরের সহায়তা করেছেন।[19]", "question_text": "মুঘল সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বাবর", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-1039314047857366336-0", "language": "bengali", "document_title": "হিমুরা কেনশিন", "passage_text": "হিমুরা কেনশিন(緋村 剣心), কেনশিন হিমুরা হল ইংরেজি  ভাষার আনিমে ভাষান্তরের[4] একটি কাল্পনিক চরিত্র ও রুরোনি কেনশিন মাঙ্গার মূল চরিত্র, যার স্রষ্টা নবুহিরু ওয়াতসুকি। কেনশিনকে তৈরি করার সময়, ওয়াতসুকি তার শারীরিক নকশা করেন পুরোপুরি হিকো সেজিরোর বিপরীত, একটি চরিত্র যা ওয়াতসুকির প্রথম ওয়ান- শট মাঙ্গা  \"ক্রিসেন্ট মুন ইন দি অয়ারিং স্টেট্‌স\"-এ পাওয়া যায়, একই নামে একটি চরিত্র কেনশিনের অসিযুদ্ধ শিক্ষক হিসেবে রুরোনি কেনশিনে আবির্ভূত হয়।", "question_text": "কে সর্বপ্রথম জাপানি মাঙ্গা তৈরি করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "নবুহিরু ওয়াতসুকি", "start_byte": 370, "limit_byte": 419}]} {"id": "-1637129416351778517-2", "language": "bengali", "document_title": "পিরামিড", "passage_text": "পিরামিড পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তম আশ্চর্যের একটি। প্রাচীন মিশর শাসন করতেন ফিরাউনরা (প্রাচীন মিশরীয় শাসক বা রাজাদের ফিরাউন (Pharaoh) বলা হতো)। তাদেরকে কবর বা সমাধী দেয়ার জন্যই পিরামিড নির্মান করা হতো। মিসরে ছোটবড় ৭৫টি পিরামিড আছে। সবচেয়ে বড় এবং আকর্ষনীয় হচ্ছে গিজা'র পিরামিড যা খুফু'র পিরামিড হিসেবেও পরিচিত। এটি তৈরি হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ বছর আগে। এর উচ্চতা প্রায় ৪৮১ ফুট। এটি ৭৫৫ বর্গফুট জমির উপর স্থাপিত। এটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল প্রায় ২০ বছর এবং শ্রমিক খেটেছিল আনুমানিক ১ লাখ। পিরামিডটি তৈরি করা হয়েছিল বিশাল বিশাল পাথর খন্ড দিয়ে। পাথর খন্ডের এক একটির ওজন ছিল প্রায় ৬০ টন, আর দৈর্ঘ্য ছিল ৩০ থেকে ৪০ ফুটের মত। এগুলো সংগ্রহ করা হয়েছিল দূর দুরান্তের পাহাড় থেকে। পাথরের সাথে পাথর জোড়া দিয়ে পিরামিড তৈরি করা হত। চার হাজারের বছরের পুরানো এক সমাধিতে অঙ্কিত এক চিত্রে দেখা যায় এক বিশাল স্তম্ভকে স্লেজে করে সরানো হচ্ছে; অনেক মানুষ রশি দিয়ে সেই স্লেজ টেনে নিচ্ছে। আর তাদের মধ্যে একজন পাত্র থেকে জল ঢালছে বালির উপরে। এতে ঘর্ষণ প্রায় অর্ধেক হয়ে যায়। এভাবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আড়াই টন ওজনের এক একটা ব্লক।[1]", "question_text": "আয়তনের বিচারে মিশরের সর্ববৃহৎ পিরামিডটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "খুফু'র পিরামিড", "start_byte": 731, "limit_byte": 769}]} {"id": "-578179654900704903-0", "language": "bengali", "document_title": "রবার্ট ওপেনহেইমার", "passage_text": "জুলিয়াস রবার্ট ওপেনহেইমার (English: Julius Robert Oppenheimer; জন্ম: ২২ এপ্রিল, ২০০৪ - মৃত্যু: ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৭)[1] আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান সম্পর্কীয় প্রশাসক ছিলেন। লস এলামোজ ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিতে পরিচালক হিসেবে কর্মরত অবস্থায় ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে আণবিক বোমার উন্নয়নে কাজ করেছেন। এছাড়াও তিনি বার্কলে এলাকায় অবস্থিত ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। ১৯৪৭ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত প্রিন্সটনের ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড স্টাডিরও পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। কিন্তু নিরাপত্তা বিষয়ক শুনানীতে তাঁর বিরুদ্ধে মার্কিন সরকারের অভিযোগ উত্থাপিত হয়। ফলে যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকারের পরামর্শকের দায়িত্ব থেকে তাঁকে অব্যাহতি দেয়া হয়। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে থেকে বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীরা তাঁর স্বপক্ষে অবস্থান নেন। এছাড়াও, রাজনৈতিক এবং নৈতিকতাকে বিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত করার সিদ্ধান্তে সরকারের বিরুদ্ধে নিন্দাজ্ঞাপন করা হয়।", "question_text": "জুলিয়াস রবার্ট ওপেনহেইমার সর্বপ্রথম কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন ?", "answers": [{"text": "ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের", "start_byte": 937, "limit_byte": 1031}]} {"id": "-6063638840270784481-1", "language": "bengali", "document_title": "চীনের মহাপ্রাচীর", "passage_text": "চীনের মহাপ্রাচীর মানুষের হাতে তৈরি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্থাপত্য। এই প্রাচীর প্রায় ৫ থেকে ৮ মিটার উচু এবং ৮৮৫২ কিলোমিটার লম্বা। এটি শুরু হয়েছে সাংহাই পাস এবং শেষ হয়েছে লোপনুর নামক স্থানে।", "question_text": "চীনের মহাপ্রাচীরের উচ্চতা কত ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৫ থেকে ৮ মিটার", "start_byte": 206, "limit_byte": 261}]} {"id": "-6837538214864442881-1", "language": "bengali", "document_title": "সত্যেন সেন", "passage_text": "সত্যেন সেন ১৯০৭ সালের মার্চ ২৮ তারিখে বিক্রমপুর (বর্তমান মুন্সীগঞ্জ জেলার) টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামের সেন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলায় ডাক নাম ছিল লস্কর। তার পিতার নাম ধরনীমোহন সেন এবং মাতার নাম মৃণালিনী সেন। চার সন্তানের মধ্যে সত্যেন ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ। সোনারং গ্রামের সেন পরিবার ছিল শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চার এক অনন্য উদাহরণ। সত্যেনের কাকা ক্ষিতিমোহন সেন ছিলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য। তার আরেক কাকা মনোমোহন সেন ছিলেন শিশুসাহিত্যিক। সত্যেন সেনের পরিবারেই তার পড়াশোনার হাতেখড়ি হয়। প্রাইমারি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা পরিবার ও গৃহশিক্ষকের কাছেই সম্পন্ন করেছিলেন। ১৯১৯ সালে সোনারং হাইস্কুলে তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাজীবন শুরু হয়। ১৯২১ সালে তিনি যখন সোনারং হাইস্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র তখন থেকেই তার মধ্যে রাজনৈতিক চেতনার বিকাশ লাভ করে। ১৯২৪ সালে সোনারঙ হাই স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস করে কলকাতায় কলেজে ভর্তি হন এবং সেখানকার একটি কলেজ থেকে এফএ ও বিএ পাস করেন। এরপর তিনি কলকাতা ইউনিভার্সিটিতে ইতিহাস বিভাগে এমএ শ্রেণীতে ভর্তি হন। কিন্তু বিপ্লবী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার কারণে ১৯৩১ সালে কারাবরণ করলে জেলে থেকেই তিনি বাংলা সাহিত্যে এমএ পাস করেন।", "question_text": "প্রগতি লেখক ও শিল্পী সংঘ উদীচী সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সত্যেন সেনের জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১৯০৭", "start_byte": 29, "limit_byte": 41}]} {"id": "1498307315226710105-0", "language": "bengali", "document_title": "জিন", "passage_text": "জিন জীবন্ত প্রাণের বংশগতির আণবিক একক। এটি বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় কর্তৃক ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় মূলত ডাইঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড (ডিএনএ) এবং রাইবোনিউক্লিক এসিড (আরএনএ) এর প্রসারিত অর্থে যা পলিপেপটাইড বা একটি আরএনএ শৃঙ্খলকে গঠন করে। জীবন্ত প্রাণী জিনের ওপর নির্ভর করে, কারণ তারা সকল প্রোটিন এবং গঠনমূলক আরএনএ শৃঙ্খলকে স্বতন্ত্রিত করে। জিন প্রজাতির তথ্যধারণ করে এবং প্রাণীর কোষকে নিয়ন্ত্রণ করে। এর মাধ্যমেই প্রজাতির গুণ অব্যাহত থাকে। সমস্ত জৈবিক বৈশিষ্ট্যধারণকারী প্রাণীর জিন আছে। জিন শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ জেনেসিস থেকে যার অর্থ \"জন্ম\" বা জিনোস থেকে যার অর্থ \"অঙ্গ\"।\n", "question_text": "জিন শব্দটির উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে ?", "answers": [{"text": "গ্রীক শব্দ জেনেসিস", "start_byte": 1325, "limit_byte": 1375}]} {"id": "-8981983056012119758-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা", "passage_text": "ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি দেশটির ঢাকা বিভাগের প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল এলাকাতে অবস্থিত। ঢাকা একটি অতিমহানগরী (মেগাশহর); ঢাকা মহানগরী এলাকার জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ।[3] জনসংখ্যার বিচারে এটি দক্ষিণ এশিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম শহর (দিল্লি, করাচি ও মুম্বইয়ের পরেই) এবং সমগ্র বিশ্বের নবম বৃহত্তম[4] শহর। জনঘনত্বের বিচারে ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ মহানগরী; ১৩৪ বর্গমাইল আয়তনের এই শহরে প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ১ লক্ষ ১৫ হাজার লোকের বাস।[5]", "question_text": "ঢাকা শহরের আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১৩৪ বর্গমাইল", "start_byte": 1265, "limit_byte": 1299}]} {"id": "-6934854682841067110-5", "language": "bengali", "document_title": "আফগান গৃহযুদ্ধ (১৯৮৯–১৯৯২)", "passage_text": "একই সময়ে কিছু কিছু মুজাহিদ দল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, পাকিস্তান, চীন ও অন্যান্য রাষ্ট্রের বিস্তৃত সামরিক সহযোগিতায় শক্তিশালী হয়ে ওঠে। মার্কিন সহায়তা, যেটি পাকিস্তানের মাধ্যমে সরবরাহ করা হত, প্রধানত গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ারকে লাভবান করে। সৌদি সহায়তা, বিশেষত সৌদি আর্থিক সহায়তা, আব্দুল রসুল সায়েফ এবং জালালউদ্দিন হাক্কানীকে লাভবান করে। তাঁদের উভয়েরই সোভিয়েতবিরোধী আরব যোদ্ধাদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল আহমদ শাহ মাসুদকে যে আফগান স্নায়যুদ্ধ জয় করেছেন এবং মুজাহিদদের বিজয়ের জন্য মূল কাণ্ডারী বলে অভিহিত করলেও মার্কিন সরকার তাঁকে প্রায় কোনো সহায়তাই প্রদান করে নি। এর একটি কারণ ছিল মার্কিন আর্থিক ও সামরিক সহায়তা পাকিস্তানের মাধ্যমে সরবরাহ করা হত, এবং পাকিস্তান হেকমতিয়ারকে সমর্থন করত (আর হেকমতিয়ার মাসুদকে তাঁর চিরশত্রু হিসেবে বিবেচনা করতেন)। এছাড়া মাসুদকে অতিরিক্ত স্বাধীন হিসেবেও বিবেচনা করা হত। তবুও আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে যুদ্ধক্ষেত্রে অবস্থানরত মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের এডমন্ড ম্যাকউইলিয়ামস ও পিটার টমসেন মাসুদকে সহায়তা দেয়ার পক্ষে ছিলেন। এছাড়া হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের দুই নয়া-রক্ষণশীল পররাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষক মাইকেল জন্স এবং জেমস ফিলিপস আফগান প্রতিরোধ যুদ্ধের শ্রেষ্ঠ নেতা হিসেবে মাসুদকে রিগ্যান মতবাদের অধীনে মার্কিন সহায়তা লাভের সবচেয়ে উপযুক্ত বলে অভিহিত করেন[6][7]।", "question_text": "আফগান গৃহযুদ্ধের কোন পক্ষের জয় হয় ?", "answers": [{"text": "মুজাহিদদের", "start_byte": 1302, "limit_byte": 1332}]} {"id": "-4529922560407247188-4", "language": "bengali", "document_title": "লি কেকিয়াং", "passage_text": "তরুণ অবস্থায় কেকিয়াং স্থানীয় জেলা পর্যায়ের রাজনীতিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে তার বাবার দেয়া প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন ও আইন বিষয়ে পড়ার উদ্দেশ্যে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ে যান। সেখানে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হন। পরে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৮০ সালে তিনি কমিউনিস্ট ইয়ুথ লীগের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সম্পাদক পদ লাভ করেন। ১৯৮২ সালে তিনি কমিউন্সট ইয়ুথ লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ঘোষিত হন এবং সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বে প্রবেশ করেন। এখানে বর্তমানে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের রাষ্ট্রপতি ও সিপিসির মহাসচিব হু জিনতাও’র সাথে তার ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুযোগ হয়।", "question_text": "লি কেকিয়াং কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেন ?", "answers": [{"text": "পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ে", "start_byte": 383, "limit_byte": 444}]} {"id": "5118137145175085108-0", "language": "bengali", "document_title": "ভগিনী নিবেদিতা", "passage_text": "ভগিনী নিবেদিতা (ইংরেজি: Sister Nivedita) (Bengali pronunciation:[sister niːbediːt̪aː] ) (জন্ম মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল' (ইংরেজি: Margaret Elizabeth Noble)[1]; ২৮ অক্টোবর, ১৮৬৭ – ১৩ অক্টোবর, ১৯১১)[2][3] ছিলেন একজন অ্যাংলো-আইরিশ বংশোদ্ভুত সমাজকর্মী, লেখিকা, শিক্ষিকা এবং স্বামী বিবেকানন্দের শিষ্যা।[4][5] ১৮৯৫ সালে লন্ডন শহরে তিনি স্বামী বিবেকানন্দের সাক্ষাৎ পান এবং ১৮৯৮ সালে ভারতে চলে আসেন। একই বছর ২৫ মার্চ তিনি ব্রহ্মচর্য গ্রহণ করলে স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর নামকরণ করেন \"নিবেদিতা\"।", "question_text": "ভগিনী নিবেদিতা কোন সালে প্রথম ভারতবর্ষে আসেন ?", "answers": [{"text": "১৮৯৮", "start_byte": 792, "limit_byte": 804}]} {"id": "-2670679576736811691-0", "language": "bengali", "document_title": "প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার", "passage_text": "প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার যিনি প্রীতিলতা ওয়াদ্দের নামেও পরিচিত (জন্ম: মে ৫, ১৯১১; মৃত্যু সেপ্টেম্বর ২৪, ১৯৩২)[1], ডাকনাম রাণী, ছদ্মনাম ফুলতার, একজন বাঙালী ছিলেন, যিনি ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম নারী মুক্তিযোদ্ধা ও প্রথম বিপ্লবী মহিলা শহীদ ব্যক্তিত্ব।[2] তৎকালীন পূর্ববঙ্গে জন্ম নেয়া এই বাঙালি বিপ্লবী সূর্য সেনের নেতৃত্বে তখনকার ব্রিটিশ বিরোধী সশস্ত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন এবং জীবন বিসর্জন করেন। ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে পাহাড়তলী ইউরোপিয়ান ক্লাব দখলের সময়[3][4] তিনি ১৫ জনের একটি বিপ্লবী দল পরিচালনা করেন।[5] এই ক্লাবটিতে একটি সাইনবোর্ড লাগানো ছিলো যাতে লেখা ছিলো \"কুকুর এবং ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ\"।[6][7] প্রীতিলতার দলটি ক্লাবটি আক্রমণ করে এবং পরবর্তিতে পুলিশ তাদের আটক করে। পুলিশের হাতে আটক এড়াতে প্রীতিলতা সায়ানাইড গলাধঃকরন করে আত্মহত্যা করেন।[8]", "question_text": "প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার কোন সালে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯১১", "start_byte": 193, "limit_byte": 205}]} {"id": "1256182129081359305-0", "language": "bengali", "document_title": "আদি ব্রাহ্মসমাজ", "passage_text": "\n'ভারতীয় নবজাগরণের অগ্রদূত' রাজা রামমোহন রায় ১৮২৯ সালে একেশ্বরবাদ প্রচারের উদ্দেশ্যে 'ব্রাহ্মসমাজ' প্রতিষ্ঠা করেন। বেদান্ত ছিল তাঁর ধর্ম সাধনার মূল ভিত্তি। ১৮৩৪ সালে তাঁর মৃত্যুর পর দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রাহ্মসমাজের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন।এই দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ব্রাহ্মসমাজই পরবর্তীকালে 'আদি ব্রাহ্মসমাজ ' নামে পরিচিত হয়।", "question_text": "আদি ব্রাহ্ম সমাজের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "রাজা রামমোহন রায়", "start_byte": 75, "limit_byte": 122}]} {"id": "1149797703411770625-11", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "কুরআনে মোট ৩০ টি পারা বা অধ্যায় রয়েছে। ১১৪টি পূর্নাঙ্গ সূরা রয়েছে। সূরাগুলো বিভিন্ন আকারের হলেও কুরআনের পারাগুলো প্রায় সমান আকারের। কুরআন মুখস্থকরণের ক্ষেত্রে সাধারণতম পারা অনুযায়ী শিক্ষা করানো হয়। যে সকল স্থানে সমগ্র কুরআন পাঠের আয়োজন করা হয় সেখানেও এই পারা অনুযায়ী করা হয়।", "question_text": "কুরআনে মোট কতগুলো অধ্যায় রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৩০ টি", "start_byte": 29, "limit_byte": 42}]} {"id": "-1864783019190273172-0", "language": "bengali", "document_title": "বিদ্যা সিনহা সাহা মীম", "passage_text": "বিদ্যা সিনহা সাহা মীম (জন্ম: ১০ নভেম্বর, ১৯৯২) বাংলাদেশের একজন মডেল, অভিনেত্রী এবং লেখিকা।[1] লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার ২০০৭ প্রতিযোগিতায় তিনি প্রথম-স্থান লাভ করেন।[2] একই বছরে হুমায়ুন আহমেদ পরিচালিত আমার আছে জল চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তার চলচিত্রে অভিষেক হয়। জোনাকির আলো চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ৩৯তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে মৌসুমীর সাথে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার অর্জন করেন।[3]", "question_text": "বিদ্যা সিনহা সাহা মীম অভিনীত সর্বপ্রথম বাংলাদেশি চলচ্চিত্র কোনটি ?", "answers": [{"text": "আমার আছে জল", "start_byte": 530, "limit_byte": 559}]} {"id": "-3977080405939278403-2", "language": "bengali", "document_title": "আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ", "passage_text": "মুজাহিদ ১৯৪৮ সালে ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় তার পিতা মওলানা মোহাম্মদ আলী শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন। শান্তি কমিটিও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত। স্বাধীনতার পর স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের অণুরোধে তিনি শেখ মুজিবর রহমান কর্তৃক বিচারের হাত থেকে রক্ষা পান।[18] ফরিদপুর শহর থেকে প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শেষ করে ১৯৭০ সালে তিনি উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন।[19]", "question_text": "আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ বাংলাদেশের কোন জেলায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "ফরিদপুর", "start_byte": 48, "limit_byte": 69}]} {"id": "4934676911958191111-0", "language": "bengali", "document_title": "চেঙ্গিজ খান", "passage_text": "চেঙ্গিজ খান (মঙ্গোলীয়: Чингис Хаан আ-ধ্ব-ব: [ʧiŋgɪs χaːŋ], ), (১১৬২[1]–আগস্ট ১৮, ১২২৭) প্রধান মঙ্গোল রাজনৈতিক ও সামরিক নেতা বা মহান খান, ইতিহাসেও তিনি অন্যতম বিখ্যাত সেনাধ্যক্ষ ও সেনাপতি। জন্মসূত্রে তার নাম ছিল তেমুজিন (মঙ্গোলীয়: Тэмүжин )। তিনি মঙ্গোল গোষ্ঠীগুলোকে একত্রিত করে মঙ্গোল সাম্রাজ্যের (Екэ Монгол Улус; ১২০৬ - ১৩৬৮) গোড়াপত্তন করেন। নিকট ইতিহাসে এটিই ছিল পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সম্রাজ্য। তিনি মঙ্গোলিয়ার বোরজিগিন বংশে জন্ম নিয়েছিলেন। এক সাধারণ গোত্রপতি থেকে নিজ নেতৃত্বগুণে বিশাল সেনাবাহিনী তৈরি করেন।যদিও বিশ্বের কিছু অঞ্চলে চেঙ্গিজ খান অতি নির্মম ও রক্তপিপাসু বিজেতা হিসেবে চিহ্নিত[2] তথাপি মঙ্গোলিয়ায় তিনি বিশিষ্ট ব্যক্তি হিসেবে সম্মানিত ও সকলের ভালোবাসার পাত্র। তাকে মঙ্গোল জাতির পিতা বলা হয়ে থাকে। একজন খান হিসেবে অধিষ্ঠিত হওয়ার পূর্বে চেঙ্গিজ পূর্ব ও মধ্য এশিয়ার অনেকগুলো যাযাবর জাতিগোষ্ঠীকে একটি সাধারণ সামাজিক পরিচয়ের অধীনে একত্রিত করেন। এই সামাজিক পরিচয়টি ছিল মঙ্গোল।", "question_text": "জন্মসূত্রে চেঙ্গিস খানের নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "তেমুজিন", "start_byte": 515, "limit_byte": 536}]} {"id": "-6469526277210411125-0", "language": "bengali", "document_title": "রাজীব গান্ধী", "passage_text": "রাজীব রত্ন গান্ধী (২০শে আগস্ট, ১৯৪৪ - ২১শে মে, ১৯৯১) ছিলেন ভারতের সপ্তম প্রধানমন্ত্রী। তিনি ইন্দিরা নেহেরু ও ফিরোজ গান্ধীর জ্যৈষ্ঠ পুত্র। ১৯৮৪ সালের ৩১শে অক্টোবর মায়ের মৃত্যুর দিন মাত্র চল্লিশ বছর বয়সে তিনি দেশের কনিষ্ঠতম প্রধানমন্ত্রীরূপে কার্যভার গ্রহণ করেন। ১৯৮৯ সালের ২রা ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে পরাজয়ের পর পদত্যাগ করার আগে পর্যন্ত তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।", "question_text": "রাজীব রত্ন গান্ধীর জন্মদিন কবে ?", "answers": [{"text": "২০শে আগস্ট, ১৯৪৪", "start_byte": 49, "limit_byte": 91}]} {"id": "870453365572423945-4", "language": "bengali", "document_title": "পূর্ব মেদিনীপুর জেলা", "passage_text": "তামলুক, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জেলা সদর এবং এটি রুপনারায়ণ নদীর তীরে অবস্থিত একটি জনপ্রিয় পিকনিক স্পট। অন্যান্য স্থান হল:", "question_text": "পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "তামলুক", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "793878878835355010-0", "language": "bengali", "document_title": "পদার্থের অবস্থা", "passage_text": "পদার্থবিদ্যার ভাষায়,একটি পদার্থের চিহ্নযোগ্য অবস্থাকেই পদার্থের অবস্থা বলা হয়।আমরা আমাদের রোজগার জীবনে পদার্থের ৪ ধরনের অবস্থা দেখে থাকি: কঠিন,তরল, গ্যাসীয় এবং প্লাজমা। এছাড়াও আরো কিছু অবস্থা আছে, যা কেবলমাত্র চরম পরিস্থিতিতেই পাওয়া যায়। যেমন বোস আইনস্টাইন কনডেনসেট, নিউট্রন ডিজেনারেট ম্যাটার এবং কোয়ার্ক গ্লুওন প্লাজমা, যেগুলো যথাক্রমে চরম নিম্ন তাপমাত্রা, চরম ঘনত্ব এবং চরম উচ্চশক্তির কোল্ড চার্জড পদার্থের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। আরো কিছু অবস্থা আছে বলে বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন, কিন্তু সেগুলো এখন পর্যন্ত তত্ত্বেই সীমাবদ্ধ আছে। পদার্থের সকল এক্সটিক অবস্থার সম্পূর্ন তালিকার জন্য পদার্থের অবস্থাসমূহের তালিকা দেখুন।", "question_text": "পদার্থের মোট কয়টি অবস্থা হয় ?", "answers": [{"text": "৪", "start_byte": 314, "limit_byte": 317}]} {"id": "-5363795780651145346-6", "language": "bengali", "document_title": "বৈদ্যুতিক জেনারেটর", "passage_text": "ফ্যারাডের নীতি ব্যবহার করে প্রথম ডায়নামো নির্মিত হয় ১৮৩২ সালে। ফরাসি যন্ত্রপাতি নির্মাতা Hippolyte Pixii এটি তৈরি করেছিলেন। একটি ক্র্যাংকের মাধ্যমে স্থায়ী চুম্বককে ঘুরিয়ে এটি তৈরি করা হয়। ঘূর্ণনশীল চুম্বকটিকে এমনভাবে স্থাপিত করা হয় যাতে এর উত্তর ও দক্ষিণ মেরু তার দিয়ে পেঁচানো একটি লৌহদণ্ডকে অতিক্রম করে যেতে পারে। Pixii দেখতে পান, প্রতিবার যখন একেকটি মেরু তারের কুণ্ডলীকে অতিক্রম করে তার সাথে সাথেই তারের মধ্যে একটি স্পন্দনশীল তড়িৎ প্রবাহের উৎপত্তি ঘটে। তার উপর দুই মেরুর অতিক্রমের সময় উৎপন্ন প্রবাহদ্বয়ের দিক ছিল বিপরীত। একটি কম্যুটেটর ব্যভহারের মাধ্যমে তিনি এই পরিবর্তী তড়িৎ প্রবাহকে একমুখী তড়িৎ প্রবাহে পরিণত করতে সমর্থ হন।\n\nফ্যারাডে ডিস্কের তুলনায় Pixii'র ডায়নামো বেশী কর্মক্ষম ছিল। কারণ ডায়নামোত ব্যবহৃত লৌহদণ্ডে শ্রেণী সমবায়ে যত ইচ্ছা তত তারের ওয়াইন্ডিং ব্যবহার করা যেত। আর এ কারণে বেশী পরিমাণে প্রান্তীয় বিভব উৎপন্ন হতো যা একে গ্রহণযোগ্য মাত্রার বিভবে তড়িৎ শক্তি সরবরাহ করতে সক্ষম করে তুলেছিল।", "question_text": "কত সালে সর্বপ্রথম ডায়নামো নির্মিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৮৩২", "start_byte": 146, "limit_byte": 158}]} {"id": "6774541490543454184-11", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "passage_text": "১৯০১ সালে রবীন্দ্রনাথ সপরিবারে শিলাইদহ ছেড়ে চলে আসেন বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের উপকণ্ঠে শান্তিনিকেতনে।[68] এখানে দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৮৮ সালে একটি আশ্রম ও ১৮৯১ সালে একটি ব্রহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[69] আশ্রমের আম্রকুঞ্জ উদ্যানে একটি গ্রন্থাগার নিয়ে রবীন্দ্রনাথ চালু করলেন \"ব্রহ্মবিদ্যালয়\" বা \"ব্রহ্মচর্যাশ্র\" নামে একটি পরীক্ষামূলক স্কুল।[70] ১৯০২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর মাত্র ত্রিশ বছর বয়সে কবিপত্নী মৃণালিনী দেবী মারা যান।[71] এরপর ১৯০৩ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর কন্যা রেণুকা,[72] ১৯০৫ সালের ১৯ জানুয়ারি পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর[73] ও ১৯০৭ সালের ২৩ নভেম্বর কনিষ্ঠ পুত্র শমীন্দ্রনাথের মৃত্যু হয়।[73]", "question_text": "কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কনিষ্ঠ সন্তানের নাম কী ?", "answers": [{"text": "শমীন্দ্রনাথে", "start_byte": 1496, "limit_byte": 1532}]} {"id": "-17179183604420884-0", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের জাতীয় পতাকা", "passage_text": "ভারতের জাতীয় পতাকা হলো কেন্দ্রে চব্বিশটি দণ্ডযুক্ত নীল \"অশোকচক্র\" সহ গেরুয়া, সাদা ও সবুজ আনুভূমিক আয়তাকার ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা। ১৯৪৭ সালের ২২ জুলাই গণপরিষদের একটি অধিবেশনে এই পতাকার বর্তমান রূপটি ভারত অধিরাজ্যের সরকারি পতাকা হিসেবে গৃহীত হয়েছিল। পরবর্তীকালে এটি ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকার মর্যাদা লাভ করে। ভারতে এই পতাকাটিকে সাধারণত \"ত্রিরঙ্গা পতাকা\" বা \"ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা\" বলা হয়। পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া কৃত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের \"স্বরাজ\" পতাকার ভিত্তিতে এই পতাকাটির নকশা প্রস্তুত করা হয়েছিল।", "question_text": "ভারতের জাতীয় পতাকার নকশা কে তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া", "start_byte": 1071, "limit_byte": 1126}]} {"id": "-3907492526608506419-2", "language": "bengali", "document_title": "রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "২০১৮ সালে রিয়াল মাদ্রিদ ফোর্বস দ্বারা প্রকাশিত ফোর্বস সবচেয়ে মূল্যবান ফুটবল ক্লাবের তালিকায় স্থান পায়, যেখানে প্রকাশ করা হয় যে এই ক্লাবটির মোট মূল্য আনুমানিক €৩.৪৭ বিলিয়ন ($৪.১ বিলিয়ন)। ২০১৬–১৭ মৌসুমে ক্লাবটি দালোয়েত দ্বারা প্রকাশিত সবচেয়ে মূল্যবান ফুটবল ক্লাবের তালিকায় ২য় স্থান অধিকার করে, যেখানে ক্লাবটির বার্ষিক আয় ছিল আনুমানিক €৬৭৪.৬ মিলিয়ন।[11][12][13] ক্লাবটি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সমর্থিত দলগুলোর মধ্যে একটি।[14] রিয়াল মাদ্রিদ লা লিগার ৩ প্রতিষ্ঠাতা সদস্যের মধ্যে একটি যারা ১৯২৯ সাল হতে শুরু হওয়া লা লিগার ইতিহাসে কখনোই শীর্ষ বিভাগ হতে অবনমিত হয়নি (বাকি দুই সদস্য হলো অ্যাথলেতিক বিলবাও ও বার্সেলোনা)। এই ক্লাবটি ফুটবলে চলমান সবচেয়ে দীর্ঘ দ্বন্দ্ব ধারণকারী ক্লাব, বিশেষ করে বার্সেলোনার সাথে এল ক্লাসিকো এবং আতলেতিকো মাদ্রিদের সাথে মাদ্রিদ ডার্বি।", "question_text": "২০১৮ সালে রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাবের বার্ষিক আয় কত ছিল ?", "answers": [{"text": "আনুমানিক €৬৭৪.৬ মিলিয়ন", "start_byte": 893, "limit_byte": 956}]} {"id": "7838235126646531080-5", "language": "bengali", "document_title": "আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেস", "passage_text": "আলফ্রেড ওয়ালেস যুক্তরাজ্যের ওয়েল্‌স্‌-এ অবস্থিত মনমথশায়ার কাউন্টির আস্ক শহরের নিকটবর্তী ল্যানবাডক (Llanbadoc) নামক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[2] টমাস ওয়ালেস ও মেরি অ্যান গ্রিনেলের নয় সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন সপ্তম। টমাস সম্ভবত স্কটিশ বংশোদ্ভূত। তার পরিবার, অন্য অনেক ওয়ালেস পরিবারের মতোই, ত্রয়োদশ শতকে স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী উইলিয়াম ওয়ালেসের সাথে বংশীয় সম্পর্কের দাবী করে।[3] টমাস আইন বিষয়ে ডিগ্রি অর্জন করলেও কখনো আইন ব্যবসা করেননি; উত্তরাধিকারসূত্রে কিছু জমি পেয়েছিলেন যা থেকে আয়ও হতো, কিন্তু ব্যর্থ বিনিয়োগের কারণে তাদের পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা দিনদিন খারাপ হতে থাকে।", "question_text": "বিখ্যাত ব্রিটিশ প্রকৃতিবিদ আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেস কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "আস্ক", "start_byte": 194, "limit_byte": 206}]} {"id": "14691340079935481-1", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "১৯৯৭ সালে হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন (আমেরিকাতে হ্যারি পটার অ্যান্ড সরসারার্স স্টোন নামে প্রকাশিত) নামে এই সিরিজের প্রথম বই প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই এই সিরিজের বইগুলি রচনার শৈল্পিক উৎকর্ষের জন্য সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছে এবং সারাবিশ্বের পাঠকমহলে তুমুল জনপ্রিয়তা ও ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জন করেছে।[1] বইয়ের রাজ্যের পাশাপাশি সিনেমা ও ভিডিও গেমসের দুনিয়ায়ও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ২০০৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সাতটি বইয়ের প্রথম ছয়টি বই সারা পৃথিবীতে ৩২৫ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রী হয়েছে[2] এবং ৬৪টিরও অধিক ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[3] শুধুমাত্র কুরআন ,বাইবেল এবং বুক অব মরমন (মরমনদের ধর্মগ্রন্থ) ছাড়া আর কোন বইয়ের এই রেকর্ড নেই।[4] এই সিরিজের সপ্তম ও সর্বশেষ বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস, প্রকাশিত হয়েছে ২০০৭ সালের ২১ জুলাই।[5] প্রকাশকেরা শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই বইটির রেকর্ড-ভঙ্গকারী ১২ মিলিয়ন কপি বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন।[6]", "question_text": "জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার সিরিজের সর্বশেষ সিরিজটি কত সালে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস", "start_byte": 1836, "limit_byte": 1937}]} {"id": "-6758657403058055921-12", "language": "bengali", "document_title": "পিৎজার পনির", "passage_text": "২০ শতকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মোৎজারেলা এবং পিৎজা পনিরের উৎপাদন এবং ভক্ষণ প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছিল এবং এই প্রবণতা ২১ শতকের প্রথম দশকেও অব্যাহত আছে।[7] প্রতি বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক শত মিলিয়ন পাউন্ড পিৎজা পনির খাওয়া হয়।[18] ১৯৯৭ সালে এটা আনুমান করা হয়েছিল যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যটির বার্ষিক উৎপাদন ছিল ১ মিলিয়ন টন (২ বিলিয়ন পাউন্ড) এবং ইউরোপে ছিল ১০০,০০০ টন (৯৮,০০০ বড় টন; ১১০,০০০ ছোট টন, ২২০,৪৬০,০০০ পাউন্ড)।[40] এটা অনুমান করা হয়েছে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সকল পিৎজা পনিরের ৩০% মোৎজারেলা পনির।[18] ইউরোপে ২০০০ সালেও এই পণ্যের চাহিদা প্রতি বছর 8 শতাংশ করে ক্রমবর্ধমান ছিল।[9]", "question_text": "বিশ্বে কোন দেশে সবচেয়ে বেশি পিৎজা পনির উৎপাদন হয় ?", "answers": [{"text": "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে", "start_byte": 20, "limit_byte": 81}]} {"id": "1034970557000642377-1", "language": "bengali", "document_title": "রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ", "passage_text": "ঔপনিবেশিক পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত ৪র্থ তথা শেষ ক্যাডেট কলেজ ‘রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ’ । পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান ১৯৬৪ সালের ৬ই নভেম্বর আয়ুব ক্যাডেট কলেজ নামে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান ১৯৬৬ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি আয়ুব ক্যাডেট কলেজের উদ্বোধন করেন। পদ্মা নদীর তীরে ১১০ একর জমির উপর তিনটি হাউস ( হোস্টেল) নিয়ে এ ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন উইং কমান্ডার মোহাম্মদ সাঈদ, পিএএফ। কলেজের প্রথম বাঙ্গালী অধ্যক্ষ এম বকীয়তুল্লাহ । বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর আইয়ুব ক্যাডেট কলেজের নাম পরিবর্তন করে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ রাখা হয়। এই ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের সংগঠন Old Rajshahi Cadets Association (ORCA)- অরকা নামে পরিচিত।", "question_text": "রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬৬ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 725, "limit_byte": 797}]} {"id": "8121598258763906101-3", "language": "bengali", "document_title": "রাজমহলের যুদ্ধ", "passage_text": "দাউদ খানের কাছ থেকে বাংলা জয়ের জন্য বাদশাহ আকবর তার সেনাপতি খান-ই-জাহান হোসেন কুলি বেগকে প্রেরণ করেন। দাউদ খানের সেনাপতি ছিলেন কালাপাহাড়, জুনায়েদ ও কুতলু খান। তার পক্ষে প্রায় তিন হাজার সেনা তিনি তেলিয়াগড়িতে জমায়েত করেন।", "question_text": "কররানী রাজবংশের সেনাপতি কালাপাহাড় কোন রাজার সেনাপতি ছিলেন ?", "answers": [{"text": "দাউদ খানের", "start_byte": 271, "limit_byte": 299}]} {"id": "-9105179977372456588-2", "language": "bengali", "document_title": "জে কে রাউলিং", "passage_text": "১৯৬৫ সালের ৩১ জুলাই ইংল্যান্ডের গ্লুসেস্টারশায়ারের ইয়েটে শহরে জন্মগ্রহণ করেন জে.কে. রাউলিং। তার বাবার নাম পিটার এবং মায়ের নাম অ্যানি। তার বাবা ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার এবং মা ছিলেন গবেষণাগারের টেকনিশিয়ান। রাউলিং এর পুরো নাম জোয়ান ক্যাথলিন রাউলিং। রাউলিং এর ছোট আরও এক বোন রয়েছে। ছোটবেলাটা কাটে গ্রাম্য পরিবেশে।", "question_text": "জে. কে. রাউলিং-এর মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "অ্যানি", "start_byte": 345, "limit_byte": 363}]} {"id": "-8726346421589534611-0", "language": "bengali", "document_title": "ইমরান খান (ভারতীয় অভিনেতা)", "passage_text": "\n\nইমরান খান (pronounced[ɪmraːn ˈxaːn]; জন্মকালীন নাম: ইমরান পাল; জন্ম: ১৩ জানুয়ারি, ১৯৮৩) হলেন একজন সদ্য বিদায়ী ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। [1] ইমরান খান হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি অভিনেতা আমির খান ও পরিচালক-প্রযোজক মনসুর খানের ভাগনে এবং পরিচালক-পরিচালক নাসির হুসেনের দৌহিত্র। কয়ামত সে কয়ামত তক (১৯৮৮) ও জো জিতা ওহি সিকন্দর (১৯৯২) ছবিতে তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেছিলেন।", "question_text": "ইমরান খান সর্বপ্রথম কোন হিন্দি চলচ্চিত্রে শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "কয়ামত সে কয়ামত তক", "start_byte": 811, "limit_byte": 862}]} {"id": "-2155237497856108152-17", "language": "bengali", "document_title": "নেইমার", "passage_text": "২৬-ই জুলাই ২০১০, নেইমারকে সর্বপ্রথম ব্রাজিল মূল দলে খেলার জন্য ডাকা হয় নতুন কোচ মানো মেনেজেস কর্তৃক নিউ জার্সির ইস্ট রাদারফোর্ডে একটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলতে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে। ১০-ই আগস্ট ২০১০, মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি ওই ম্যাচে ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক করেন ম্যাচের শুরু থেকে ব্রাজিলের ১১ নম্বর জার্সি পড়ে। তিনি তাঁর অভিষেক ম্যাচেই ২৮ মিনিটের মাথায় গোল করেন,আন্দ্রে সান্তসের এসিস্ট থেকে হেড করে। ব্রাজিলের ২-০ গোলে জয়লাভ। ১-লা মার্চ ২০১১, নেইমার বলেন, \"ব্রাজিল দলের হয়ে খেলতে পারাটা আলাদা একটা সম্মান। এখানে অনেক সেরা সেরা খেলোয়াড় রয়েছেন এবং আমি তাদের মাঝে তাদের সাথে খেলতে পেরে অনেক খুশী।\" ২৭-ই মার্চ ২০১১, তিনি আমিরাত স্টেডিয়ামে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে জোড়া গোল করে ব্রাজিলকে ২-০ গোলে জয় এনে দেন। ম্যাচ চলাকালীন তাঁকে উদ্দেশ্য করে মাঠে কলা নিক্ষেপ করা হয় যখন তিনি পেনাল্টি থেকে তাঁর দ্বিতীয় গোলটি করেন। তিনি স্কটল্যান্ড সমর্থকদের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযগ আনেন। অন্যদিকে স্কটিশ অফিসিয়ালরা এই ব্যাপারে ব্যাখ্যা করে বলেন যে, একা নেইমারকে মাঠে সমর্থকরা অবজ্ঞা করে কারণ তিনি ইঞ্জুরির নাটক করেন। একজন জার্মান ছাত্র, যে কলাটি নিক্ষেপ করেছে, সে বলে, \"আমি কোন বর্ণবাদের মানসিকতায় কলাটি নিক্ষেপ করিনি।\" এই স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে স্কটিশ সমর্থকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনার জন্যে স্কটিশ ফুটবল এসোসিয়েশন ক্ষমা চাইতে বলে ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশনকে। কিন্তু নেইমার ক্ষমা চাইতে অস্বীকৃতি জানান।", "question_text": "নেইমার দা সিল্ভা স্যান্তোস জুনিয়র কোন সাল থেকে ব্রাজিলের জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে খেলা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "১০-ই আগস্ট ২০১০", "start_byte": 510, "limit_byte": 549}]} {"id": "-802834334891743560-22", "language": "bengali", "document_title": "পার্সি ফেন্ডার", "passage_text": "অস্ট্রেলিয়া সফরে এমসিসি দল পাঁচ খেলার সিরিজের সবকটিতেই হেরে বসে।[প 4][46] ফেন্ডার অনিয়মিতভাবে খেলেন ও সফরের শুরুর দিকে বেশ কমই সফলতা পেয়েছেন।[47] ডগলাস খুব কমই বোলার হিসেবে তাঁকে ডেকেছেন।[48] প্রথম টেস্টের জন্য শেষ পর্যায়ে একাদশের বাইরে রাখা হয় ও দ্বাদশ ব্যক্তি হিসেবে ছিলেন।[49] অবশেষে তৃতীয় টেস্টে খেলার জন্য তাঁকে মনোনীত করা হয়। অসুস্থতার কারণে জ্যাক হার্ন স্বেচ্ছায় নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন ও প্রস্তুতিমূলক খেলায় ফেন্ডার বেশ ভালো করেছিলেন।[50] দলীয় ব্যবস্থাপক ফ্রেডরিক টুন ডগলাসের পরিবর্তে ফেন্ডারকে পেতে চেয়েছিলেন। তাঁর এ প্রস্তাবনা দলের শীর্ষস্থানীয় পেশাদার ক্রিকেটারদের দুইজন সমর্থনও ব্যক্ত করেছিলেন।[51] তবে, ডগলাস তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।[52] ১৪ জানুয়ারি, ১৯২১ তারিখে ফেন্ডারের টেস্ট অভিষেক হয়। তবে, ব্যাট কিংবা বল হাতে তেমন সফলতা পাননি তিনি।[12] এরজন্য অংশতঃ পূর্ববর্তী সপ্তাহগুলোয় অনুশীলনীমূলক খেলায় অনুপস্থিতিই দায়ী।[53] তিনি চার্লস কেলেওয়ের ক্যাচ তালুবন্দী করতে ব্যর্থ হন ও পরবর্তীতে ১৪৭ রান তুলেন।[54]", "question_text": "পার্সি জর্জ হার্বার্ট ফেন্ডার কোন সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন ?", "answers": [{"text": "১৯২১", "start_byte": 1784, "limit_byte": 1796}]} {"id": "-7959899706475421937-1", "language": "bengali", "document_title": "বিলাল ইবনে রাবাহ", "passage_text": "বিলাল ইবনে রাবাহ ৫৮০ খ্রিস্টাব্দে হেজাজের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন।[6] তার পিতা রাবাহ ছিলেন একজন আরব দাস এবং তার মাতা হামামাহ ছিলেন একজন প্রাক্তন আবিসিনিয় রাজকুমারী, যাকে আমুল-ফিল এর ঘটনার সময় আটক করে দাসী করে রাখা হয়। দাস হিসেবে জন্মানোয়, বিলাল (রা:) কেও তার মনিব উমাইয়া ইবন খালাফ এর জন্য কাজ করতে হয়। কঠোর পরিশ্রমী ছিলেন বলে বিলাল (রা:) একজন ভাল দাস হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন এবং তার কাছেই আরবের পুতুলগুলোর ঘরের চাবি থাকতো। কিন্তু বর্ণবাদ এবং আরবের সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে সেসময় তিনি সমাজের উচুস্তরে যেতে পারেননি।[6]", "question_text": "বিলাল ইবনে রাবাহের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "রাবাহ", "start_byte": 219, "limit_byte": 234}]} {"id": "8570151268127748503-0", "language": "bengali", "document_title": "২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ", "passage_text": "২০১১ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ (English: 2011 ICC Cricket World Cup) হচ্ছে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ১০ম প্রতিযোগিতা। ভারত, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশে এই বিশ্বকাপ আয়োজিত হয়েছিল। ভারত এই বিশ্বকাপে জয়ী হয়।[1] এই বিশ্বকাপেই বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো আয়োজক দেশ হওয়ার সুযোগ পায়। বিশ্বকাপের সব ম্যাচই একদিনের আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের। চৌদ্দটি জাতীয় ক্রিকেট দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নেয়। এদের মধ্যে দশটি পূর্ণ সদস্য ও চারটি সহকারী সদস্য দল।[2] বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয় ফেব্রুয়ারি ও ২ এপ্রিল, ২০১১-এর মধ্যে। ১৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মিরপুরের শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম ম্যাচটি খেলা হয়।[3] টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার দু'দিন আগে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়েছিল ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে।[4] ফাইনাল ম্যাচটি আয়োজিত হয়েছিল ২ এপ্রিল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে।", "question_text": "২০১১ আই.সি.সি. ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচটিতে কোন দলের জয় হয় ?", "answers": [{"text": "ভারত", "start_byte": 405, "limit_byte": 417}]} {"id": "-1736102590539657715-2", "language": "bengali", "document_title": "সত্যেন্দ্রনাথ বসু", "passage_text": "সত্যেন্দ্রনাথ বসুর শিক্ষাজীবন শুরু হয় নর্মাল স্কুলে। পরে বাড়ীর সন্নিকটে নিউ ইন্ডিয়ান স্কুলে ভর্তি হন। এরপর তিনি হিন্দু স্কুলে এন্ট্রান্স ক্লাশে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় পঞ্চম স্থান অধিকার করেন। তারপর ভর্তি হোন প্রেসিডেন্সী কলেজে। ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে আই.এস.সি পাশ করেন প্রথম হয়ে। এই কলেজে তিনি সান্নিধ্যে আসেন আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু এবং আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের মতন যশস্বী অধ্যাপকদের। ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হয়ে স্নাতক এবং ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে একই ফলাফলে মিশ্র গণিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন।[1][2]", "question_text": "সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন ?", "answers": [{"text": "প্রেসিডেন্সী কলেজে", "start_byte": 672, "limit_byte": 724}]} {"id": "-8189409670979006272-2", "language": "bengali", "document_title": "জামাল আবদেল নাসের", "passage_text": "\nজামাল আবদেল নাসের ১৯১৮ সালের ১৫ জানুয়ারি তারিখে আলেকজান্দ্রিয়া শহরের ১৮ আনাওয়াতি স্ট্রিট, বাকুস ঠিকানায় জন্মগ্রহণ করেন।[1] নাসেরের পিতা আবদেল নাসের হুসেইন (জন্মঃ ১১ জুলাই, ১৯৮৮) দক্ষিণ মিশরের বেনি মুর গ্রাম হতে আগত ছিলেন ও মা ছিলেন ফাহিমা হামিদ, যিনি একজন সম্পন্ন কয়লা ব্যাবসায়ীর কন্যা ছিলেন এবং নাসেরের আট বছর বয়সে ১৯২৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন।", "question_text": "মিশরের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি জামাল আবদেল নাসের কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯১৮ সালের ১৫ জানুয়ারি", "start_byte": 49, "limit_byte": 112}]} {"id": "7790097572783722875-3", "language": "bengali", "document_title": "প্রাকৃতিক নির্বাচন", "passage_text": "প্রাকৃতিক নির্বাচন আধুনিক জীববিজ্ঞানের অন্যতম ভিত্তি। ডারউইন প্রথম তার অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস[1] গ্রন্থে এই শব্দটি প্রবর্তন করেন, যেখানে তিনি একে কৃত্রিম নির্বাচনের (যেই প্রক্রিয়ায় মানুষ তার পছন্দের বৈশিষ্ট্য ধারণকারী উদ্ভিদ ও প্রাণীকে বংশবৃদ্ধি করার জন্য নির্বাচন করে) সাথে তুলনা করেছেন। ডারউইনের এই তত্ত্ব প্রবর্তনের সময় বংশগতিবিদ্যা অজানা ছিল। ধ্রুপদী বংশগতিবিদ্যা আর আণবিক বংশগতিবিদ্যার সাথে ডারউইনীয় বিবর্তনের মিলনকে বিবর্তনের আধুনিক সংশ্লেষণ বলে। অভিযোজনমূলক বিবর্তনের প্রাথমিক ব্যাখ্যা এখনও প্রাকৃতিক নির্বাচন।", "question_text": "প্রাকৃতিক নির্বাচন তত্বের প্রবর্তক কে ?", "answers": [{"text": "ডারউইন", "start_byte": 150, "limit_byte": 168}]} {"id": "4369432288945127742-13", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের পর অটোমান সাম্রাজ্যের পতন ঘটে। খণ্ডবিখণ্ড হয়ে পড়ে তুরস্ক। খণ্ডিত তুরুস্কের মূল ভূখণ্ডেই পরে গড়ে ওঠে আধুনিক তুরস্ক। এর পত্তন করেন মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক।[23] তাকে আধুনিক তুরস্কের জন্মদাতা বলা হয়।[24] এর ফলে পতন ঘটে ৬০০ বছরের ওসমানীয় সাম্রাজ্যের। একই সাথে মুসলিম বিশ্ব থেকে বিলুপ্তি ঘটে খিলাফত ব্যবস্থার। [25][26] কামাল আতাতুর্ক ক্ষমতা গ্রহণের পর তুরস্ককে একটি আধুনিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে ব্যাপক সংস্কার কর্মসূচি হাতে নেন। তার অনেক পদক্ষেপই ছিল তুরস্কের ইসলামপন্থী জনগণের চেতনাবিরোধী। তার পরও সংস্কার ছিল অপরিহার্য। ১৯২৩ সালে তিনি তুরস্ককে একটি প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেন। আর তিনি হন সে প্রজাতন্ত্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট। এভাবেই যাত্রা শুরু হয় একটি আধুনিক তুরস্কের।[17]", "question_text": "তুরস্কের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক", "start_byte": 429, "limit_byte": 491}]} {"id": "1878347922364102635-2", "language": "bengali", "document_title": "ইসলাম", "passage_text": "ইসলাম শব্দটি এসেছে আরবি س-ل-م শব্দটি হতে; যার দু'টি অর্থঃ ১. শান্তি ২. আত্মসমর্পণ করা। সংক্ষেপে, ইসলাম হলো শান্তি (প্রতিষ্ঠা)'র উদ্দেশ্যে এক ও অদ্বিতীয় ঈশ্বর (আল্লাহ)-এর কাছে আত্মসমর্পণ করা।", "question_text": "ইসলাম শব্দটির অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "শান্তি", "start_byte": 268, "limit_byte": 286}]} {"id": "6049468911945436233-0", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "পাল সাম্রাজ্য ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের পরবর্তী ধ্রুপদি যুগের একটি সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্যের উৎসস্থল ছিল বাংলা অঞ্চল। পাল সাম্রাজ্যের নামকরণ করা হয় এই সাম্রাজ্যের শাসক রাজবংশের নামানুসারে। পাল সম্রাটদের নামের শেষে ‘পাল’ অনুসর্গটি যুক্ত ছিল। প্রাচীন প্রাকৃত ভাষায় এই শব্দটির অর্থ ছিল ‘রক্ষাকর্তা’। পাল সম্রাটেরা বৌদ্ধধর্মের মহাযান ও তান্ত্রিক সম্প্রদায়ের অনুগামী ছিলেন। ৭৫০ খ্রিস্টাব্দে গৌড়ের সম্রাট পদে গোপালের নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে এই সাম্রাজ্যের পত্তন ঘটে।[3] অধুনা বাংলা ও বিহার ভূখণ্ড ছিল পাল সাম্রাজ্যের প্রধান কেন্দ্র। এই সাম্রাজ্যের প্রধান শহরগুলি ছিল পাটলীপুত্র, বিক্রমপুর, রামাবতী (বরেন্দ্র), মুঙ্গের, তাম্রলিপ্ত ও জগদ্দল।", "question_text": "কত খ্রিস্টাব্দে পাল সাম্রাজ্যের পত্তন ঘটে ?", "answers": [{"text": "৭৫০", "start_byte": 1005, "limit_byte": 1014}]} {"id": "4092360422610275801-2", "language": "bengali", "document_title": "রাগ ইমন", "passage_text": "রাগ যমন বা ইমন কল্যাণ ঠাটের অন্তর্ভুক্ত। রাগ ‘ইমন কল্যান’ নামে আরেকটি রাগ রয়েছে যেটি সম্পূর্ণ ভিন্ন আরেকটি রাগ। এই রাগের সময় হচ্ছে রাতের প্রথম প্রহর অর্থাৎ সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ৯ টা। বিভিন্ন প্রার্থনা সংগীতে এই রাগের উপস্থিতি দেখা যায়।এই রাগ সাধারণত লঘু মেজাজের হয়।", "question_text": "রাগ ইমন কল্যাণ গাওয়ার প্রধান সময় কোনটি ?", "answers": [{"text": "সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ৯ টা", "start_byte": 420, "limit_byte": 486}]} {"id": "-3561920547618114254-11", "language": "bengali", "document_title": "আবু বকর", "passage_text": "আবু বকর ৫৭৩ সালের দিকে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু তাইম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছেন।[6] তার বাবার নাম আবু কুহাফা ও মায়ের নাম সালমা বিনতে সাখার।", "question_text": "ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৫৭৩ সালে", "start_byte": 20, "limit_byte": 42}]} {"id": "-412221959668908622-11", "language": "bengali", "document_title": "সৌদি আরবের ইতিহাস", "passage_text": "৬৩২ খ্রিস্টাব্দে মুহাম্মাদ (স.) এর মৃত্যুর পর প্রথম খলিফা হিসেবে আবু বকর (রা.) ইসলামের নেতা মনোনিত হন। আরব উপজাতিদের একটি বিদ্রোহ (রিদ্দার যুদ্ধ বা \"ধর্মতত্ত্বের যুদ্ধ\" নামে পরিচিত) দমন করার পর আবু বকর (রা.) বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য আক্রমণ করেন। ৬৩৪ খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যুর পর তিনি উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) কে খলিফা নিয়োজিত করে যান। পরবর্তীতে উসমান ইবন আফ্‌ফান (রা.) এবং তারপর আলী ইবনে আবু তালিব (রা.) খলিফা হন। এই প্রথম চার খলিফার সময়কাল রাশিদুন বা \"সঠিকভাবে পরিচালিত\" খিলাফত (al-khulafā' ar-rāshidūn) নামে পরিচিত। খিলাফতে রাশিদুনের অধীনে এবং ৬৬১ খ্রিস্টাব্দ থেকে তাদের উমাইয়া বংশের উত্তরাধিকারীদের দ্বারা মুসলিম নিয়ন্ত্রণে আরব জাতি আরবদের বাইরে দ্রুত বিস্তার লাভ করে। কয়েক দশকের ব্যাবধানেই মুসলিম সৈন্যরা বাইজেন্টাইন সৈন্যদের সম্পূর্ণভাবে পরাজিত করে এবং পারসিয়ান সাম্রাজ্য ধ্বংস করে। ভারতের ইবেরীয় উপদ্বীপ থেকে বিপুল অঞ্চল জয় করে। মুসলিম বিশ্বের রাজনৈতিক ফোকাস তারপর নতুন বিজিত অঞ্চলে স্থানান্তরিত হয়।[7][8]", "question_text": "সৌদি আরবের সর্বপ্রথম শাসক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আবু বকর (রা.)", "start_byte": 169, "limit_byte": 198}]} {"id": "3841765135849910941-1", "language": "bengali", "document_title": "মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর", "passage_text": "মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ১৯৪৯ সালের ৭ মার্চ বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার রহিমগঞ্জ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা আব্দুল মোতালেব হাওলাদার ছিলেন কৃষক এবং মা সাফিয়া বেগম ছিলেন গৃহিণী। মহিউদ্দিনরা তিন বোন তিন ভাই।[2] দাদা আব্দুর রহিম হাওলাদার ছিলেন প্রতাপশালী ব্যক্তি। পিতার আর্থিক দৈন্যতার কারণে মাত্র সাড়ে তিন বছর বয়সে মামার বাড়ি মুলাদি উপজেলার পাতারচর গ্রামে যান জাহাঙ্গীর। পাতারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৯৫৩ সালে তাঁর শিক্ষাজীবনের সূচনা হয়। মুলাদি মাহমুদ জান পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৬৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। ১৯৬৬ তে তিনি বরিশাল বি.এম (ব্রজমোহন) কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন।[3]", "question_text": "বাংলাদেশের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৪৯ সালের ৭ মার্চ", "start_byte": 56, "limit_byte": 104}]} {"id": "1829784970637187272-6", "language": "bengali", "document_title": "মালদ্বীপের অর্থনীতি", "passage_text": "মালদ্বীপের ১,১৯০ টি দ্বীপের মধ্যে, মাত্র ১৯৮ টিতে মানুষ বসবাস করে। জনসংখ্যা সমগ্র দেশ জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে, এবং জনসংখ্যার সবচেয়ে বড় ঘনত্ব হচ্ছে রাজধানী দ্বীপ মালেতে। পানীয় জল এবং আবাদী জমির সীমাবদ্ধতা, পাশাপাশি জনসংখ্যার অত্যাধিক ভিড়ের সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় মালেতে বসবাসকারী মানুষদের।", "question_text": "মালদ্বীপের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "মালে", "start_byte": 446, "limit_byte": 458}]} {"id": "-4128838531907009342-22", "language": "bengali", "document_title": "লিনাক্স", "passage_text": "লিনুস তোরভাল্দ্‌স মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লিনাক্স ট্রেডমার্কটির মালিক। ট্রেডমার্কটির লাইসেন্সকরণ বর্তমানে দেখাশোনা করছে লিনাক্স মার্ক ইন্সটিটিউট (এলএমআই)। এলএমআই যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও অন্যান্য দেশে লিনাক্স ট্রেডমার্ক প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালাচ্ছে।", "question_text": "লিনাক্সের মালিকানা কোন কোম্পানির ?", "answers": [{"text": "লিনাক্স মার্ক ইন্সটিটিউট", "start_byte": 330, "limit_byte": 398}]} {"id": "-7347107511891763433-0", "language": "bengali", "document_title": "তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ", "passage_text": "তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ (পশতু ভাষা: د افغان-انګرېز درېمه جګړه), তৃতীয় আফগান যুদ্ধ নামেও পরিচিত, যুদ্ধ শুরু হয় ৬ই মে ১৯১৯ সালে এবং শেষ হয় ৮ই আগস্ট ১৯১৯ সালে একটি যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে। ব্রিটিশ লেখক মাইকেল বারথোর্প এর ভাষ্য অনুযায়ী, এটি একটি ছোট যুদ্ধকৌশলী জয় ছিল ব্রিটিশদের জন্য কারন আফগানিস্তান আমিরাত এবং ব্রিটিশ ভারত এর মধ্যে ডুরান্ড সীমা রাজনৈতিকভাবে পুর্ননিশ্চিত হয়েছিল এবং আফগানরা রাজী হয়েছিল ব্রিটিশ খন্ডে আর যুদ্ধে না যাবার। আফগানরা সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে নিজেদের পররাষ্ট্র নীতি পুনরায় শুরু করে।", "question_text": "তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধে কোন পক্ষের জয় হয় ?", "answers": [{"text": "ব্রিটিশদের", "start_byte": 671, "limit_byte": 701}]} {"id": "3313339643525264224-0", "language": "bengali", "document_title": "জাহানারা ইমাম", "passage_text": "জাহানারা ইমাম ( জন্ম: মে ৩, ১৯২৯ - মৃত্যু:জুন ২৬, ১৯৯৪) একজন বাংলাদেশী লেখিকা, শহীদ জননী, কথাসাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং একাত্তরের ঘাতক দালাল বিরোধী আন্দোলনের নেত্রী। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ একাত্তরের দিনগুলি। একাত্তরে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র শফি ইমাম রুমী দেশের মুক্তিসংগ্রামে অংশগ্রহণ করেন এবং কয়েকটি সফল গেরিলা অপারেশনের পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন এবং পরবর্তীতে নির্মমভাবে শহীদ হন। বিজয় লাভের পর রুমীর বন্ধুরা রুমীর মা জাহানারা ইমামকে সকল মুক্তিযোদ্ধার মা হিসেবে বরণ করে নেন৷ রুমীর শহীদ হওয়ার সূত্রেই তিনি শহীদ জননীর মযার্দায় ভূষিত হন৷[1]", "question_text": "জাহানারা ইমাম কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "মে ৩, ১৯২৯", "start_byte": 54, "limit_byte": 78}]} {"id": "-8876246739035353434-2", "language": "bengali", "document_title": "শি জিনপিং", "passage_text": "শি জিনপিং দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান এবং রাজনৈতিক ও বাজার অর্থনীতির সংস্কার প্রসঙ্গে খোলামেলা নীতির জন্য খ্যাত।[1] বর্তমান দায়িত্বসমূহ ও বিশেষ নীতির কারণে তাকে কমিউনিস্ট পার্টি অফ চায়নার মহাসচিব ও বর্তমান রাষ্ট্রপতি হু জিনতাও'র সম্ভাব্য উত্তরসূরী হিসেবে ধারণা করা হয় ও দলের পঞ্চম প্রজন্মের অন্যতম নেতা হিসেবে গণ্য করা হয়।[2]", "question_text": "শি জিনপিং কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন ?", "answers": [{"text": "কমিউনিস্ট পার্টি", "start_byte": 444, "limit_byte": 490}]} {"id": "-3086879145194468164-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারত", "passage_text": "সুপ্রাচীন কাল থেকেই ভারতীয় উপমহাদেশ অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য সুপরিচিত। ঐতিহাসিক সিন্ধু সভ্যতা এই অঞ্চলেই গড়ে উঠেছিল। ইতিহাসের বিভিন্ন পর্বে এখানেই স্থাপিত হয়েছিল বিশালাকার একাধিক সাম্রাজ্য। নানা ইতিহাস-প্রসিদ্ধ বাণিজ্যপথ এই অঞ্চলের সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য সভ্যতার বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রক্ষা করত। হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন ও শিখ—বিশ্বের এই চার ধর্মের উৎসভূমি ভারত। খ্রিষ্টীয় প্রথম সহস্রাব্দে জরথুষ্ট্রীয় ধর্ম (পারসি ধর্ম), ইহুদি ধর্ম, খ্রিষ্টধর্ম ও ইসলাম এদেশে প্রবেশ করে, ও ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ থেকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ধীরে ধীরে ভারতীয় ভূখণ্ডের অধিকাংশ অঞ্চল নিজেদের শাসনাধীনে আনতে সক্ষম হয়। ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে এই দেশ পুরোদস্তুর একটি ব্রিটিশ উপনিবেশে পরিণত হয়। অতঃপর এক সুদীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৪৭ সালে ভারত একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্ররূপে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৫০ সালে সংবিধান প্রণয়নের মাধ্যমে ভারত একটি সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়।", "question_text": "ভারতবর্ষ কবে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের রূপ পায় ?", "answers": [{"text": "১৯৪৭ সালে", "start_byte": 2177, "limit_byte": 2202}]} {"id": "2804302324032595567-4", "language": "bengali", "document_title": "ড্যারেল হেয়ার", "passage_text": "জানুয়ারি, ১৯৯২ সালে অ্যাডিলেডে অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের মধ্যকার খেলা পরিচালনার মাধ্যমে আম্পায়ার হিসেবে অভিষেক ঘটে তাঁর। আইসিসি নীতিমালা অনুযায়ী ২০০২ সাল থেকে হেয়ারকে অস্ট্রেলিয়ার বাইরে টেস্ট খেলা পরিচালনা করতে হয়েছে ও অস্ট্রেলিয়ার কোন টেস্টে খেলা পরিচালনা করেননি। ২৬ থেকে ২৯ ডিসেম্বর, ২০০১ তারিখে মেলবোর্নে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার খেলাটি সর্বশেষবারের মতো নিজ দেশে টেস্ট পরিচালনা করেছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আম্পায়ার এডি নিকোলসকে সাথে নিয়ে খেলাটি পরিচালনা করেছিলেন।", "question_text": "ড্যারেল ব্রুস হেয়ার কোন সাল থেকে প্রথম আম্পায়ারিং করা শুরু করে ?", "answers": [{"text": "১৯৯২", "start_byte": 29, "limit_byte": 41}]} {"id": "7065900681564607191-0", "language": "bengali", "document_title": "বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়", "passage_text": "\n\nবিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১২ই সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ - ১লা সেপ্টেম্বর, ১৯৫০[1]) ছিলেন একজন জনপ্রিয় ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত উপন্যাস ও ছোটগল্প লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। পথের পাঁচালী ও অপরাজিত তাঁর সবচেয়ে বেশি পরিচিত উপন্যাস। অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে আরণ্যক, আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী ও অশনি সংকেত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উপন্যাসের পাশাপাশি বিভূতিভূষণ প্রায় ২০টি গল্পগ্রন্থ, কয়েকটি কিশোরপাঠ্য উপন্যাস ও কয়েকটি ভ্রমণকাহিনী এবং দিনলিপিও রচনা করেন। বিভূতিভূষণের পথের পাঁচালী উপন্যাস অবলম্বনে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন। ১৯৫১ সালে ইছামতী উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার রবীন্দ্র পুরস্কার (মরণোত্তর) লাভ করেন।", "question_text": "বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৮৯৪", "start_byte": 122, "limit_byte": 134}]} {"id": "7571605322570531697-30", "language": "bengali", "document_title": "মালালা ইউসুফজাই", "passage_text": "২০১৪ খ্রিস্টাব্দের ১০ অক্টোবর, শিশুদের প্রতি অবিচারের বিরুদ্ধে ও শিক্ষার অধিকারের লড়াইয়ের জন্য মালালা ইউসুফজাই ও ভারতীয় সমাজকর্মী কৈলাশ সত্যার্থীকে নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হয়।[107] মাত্র ১৭ বছরে মালালা এই পুরস্কারলাভের সময় বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ নোবেলজয়ীর সম্মান লাভ করেন।[12][13][108] ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে পদার্থবিজ্ঞানী আব্দুস সালামের পর তিনি দ্বিতীয় পাকিস্তানী নাগরিক যিনি এই পুরস্কার লাভ করেন।[109] তাঁর নোবেল জয় সম্বন্ধে বিভিন্ন মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়।[110][111][112]\n[112]", "question_text": "মালালা ইউসুফজাই কত সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন ?", "answers": [{"text": "২০১৪ খ্রিস্টাব্দের ১০ অক্টোবর", "start_byte": 0, "limit_byte": 81}]} {"id": "1592204693669464811-0", "language": "bengali", "document_title": "মঙ্গোল সাম্রাজ্য", "passage_text": "মঙ্গোল সাম্রাজ্য ১২শ শতকের শুরুতে মঙ্গোল সেনাপতি চেঙ্গিস খান প্রতিষ্ঠিত একটি বিশালাকার সাম্রাজ্য। ১২শ শতকের শেষে এসে প্রায় সমস্ত পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া এবং মধ্য ইউরোপ পর্যন্ত এটি বিস্তৃত ছিল। এটি ইতিহাসের সর্ববৃহৎ অবিচ্ছিন্ন স্থলসাম্রাজ্য।", "question_text": "মঙ্গোল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "চেঙ্গিস খান", "start_byte": 133, "limit_byte": 164}]} {"id": "-7621828810919168386-3", "language": "bengali", "document_title": "আব্দুল হামিদ", "passage_text": "দাম্পত্য জীবনে তিনি স্ত্রী মোছাঃ রশীদা হামিদের সাথে সংসারধর্ম পালন করছেন। রশীদা হামিদ কিশোরগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী এবং তিন ছেলে ও এক কন্যা সন্তানের জনক।", "question_text": "আখতার হামিদ খানের স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "মোছাঃ রশীদা হামিদের", "start_byte": 73, "limit_byte": 126}]} {"id": "-2976955578201361931-0", "language": "bengali", "document_title": "বাক্যতত্ত্ব", "passage_text": "\nবাক্যতত্ত্ব (ইংরেজি: Syntax) নামক ভাষাবিজ্ঞানের শাখায় বাক্যের গঠন নিয়ে আলোচনা করা হয়। আরও সঠিকভাবে বলতে গেলে একাধিক শব্দ কী নিয়মে যুক্ত হয়ে বৃহত্তর এককসমূহ (যাদের মধ্যে বাক্য প্রধানতম একক) গঠন করে এবং এই বৃহত্তর এককগুলোর বৈশিষ্ট্য কী, সেটাই বাক্যতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।", "question_text": "বাক্যতত্ত্ব শব্দটির ইংরেজি পরিভাষা কী ?", "answers": [{"text": "Syntax", "start_byte": 56, "limit_byte": 62}]} {"id": "842285741250595006-8", "language": "bengali", "document_title": "মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর", "passage_text": "২০০৯ সালের ডিসেম্বরে বিএনপির ৫ম জাতীয় সম্মেলনে মির্জা ফখরুলকে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব পদে নির্বাচিত হন। এই পদটিতে এর আগে তারেক রহমান বহাল ছিলেন। তারেক রহমান এই সম্মেলনে দলের ভাইস চেয়ারম্যানের পদ লাভ করেন।[3] একই সময়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে এবং মির্জা ফখরুল বিরোধী দলীয় মুখপাত্র হিসেবে গণমাধ্যমে পরিচিতি পান।", "question_text": "মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মহাসচিবের দায়িত্বে কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "তারেক রহমান বহাল", "start_byte": 344, "limit_byte": 388}]} {"id": "-125222264749560093-2", "language": "bengali", "document_title": "রামায়ণ", "passage_text": "রামায়ণ নামটি রাম ও অয়ন শব্দদুটি নিয়ে গঠিত একটি তৎপুরুষ সমাসবদ্ধ পদ; যার আক্ষরিক অর্থ রামের যাত্রা। রামায়ণ ৭টি কাণ্ড (পর্ব) ও ৫০০টি সর্গে বিভক্ত ২৪,০০০ শ্লোকের সমষ্টি।[2] এই কাব্যের মূল উপজীব্য হল বিষ্ণুর অবতার রামের জীবনকাহিনি। বিষয়গতভাবে, রামায়ণ-উপাখ্যানে বর্ণিত হয়েছে মানব অস্তিত্বের নানান দিক এবং প্রাচীন ভারতের ধর্মচেতনা।[3]", "question_text": "প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য রামায়ণ কয়টি খন্ডে বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "৭", "start_byte": 292, "limit_byte": 295}]} {"id": "-1172576106381269964-0", "language": "bengali", "document_title": "ফিনল্যান্ড", "passage_text": "\nফিনল্যান্ড (ফিনীয় ভাষায় Suomen tasavalta সুওমেন্‌ তাসাভাল্‌তা, সুয়েডীয় ভাষায়: Republiken Finland রেপুব্লিকেন্‌ ফিন্‌লান্দ্‌) উত্তর-পশ্চিম ইউরোপে বাল্টিক সাগরের উপকূলে অবস্থিত একটি রাষ্ট্র। ফিনল্যান্ড ইউরোপের সবচেয়ে উত্তরে অবস্থিত দেশগুলির একটি। এর এক-তৃতীয়াংশ এলাকা সুমেরুবৃত্তের উত্তরে অবস্থিত। এখানে ঘন সবুজ অরণ্য ও প্রচুর হ্রদ রয়েছে। প্রাচীরঘেরা প্রাসাদের পাশাপাশি আছে অত্যধুনিক দালানকোঠা। দেশটির বনভূমি এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ; এগুলিকে প্রায়ই ফিনল্যান্ডের \"সবুজ সোনা\" নামে ডাকা হয়। হেলসিঙ্কি ফিনল্যান্ডের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।", "question_text": "ফিনল্যান্ডের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "হেলসিঙ্কি", "start_byte": 1329, "limit_byte": 1356}]} {"id": "-539671224897942347-0", "language": "bengali", "document_title": "গিরিশ চন্দ্র সেন", "passage_text": "গিরিশচন্দ্র সেন (জন্ম: ১৮৩৪ - মৃত্যু: ১৯১০)। ভাই গিরিশচন্দ্র সেন নামে তিনি অধিক পরিচিত। তাঁর প্রধান পরিচয় ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন- এর প্রথম বাংলা অনুবাদক হিসেবে। তখন প্রায় ধর্মগ্রন্থ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণা ছিল যে, মূলভাষা থেকে অনূদিত হলে গ্রন্থটির পবিত্রতা ক্ষুণ্ন হবে। পবিত্র কুরআন সম্পর্কেও এমন ধারণা ছিল। এ কারণে অনেক মুসলিম মনীষী এর বঙ্গানুবাদ করতে সাহস পাননি। গিরিশচন্দ্র সেনই অন্য ধর্মালম্বী হয়েও এই ভয়কে প্রথম জয় করেন। শুধু কুরআন শরীফের অনুবাদ নয় তিনি ইসলাম ধর্ম বিষয়ক অনেক গ্রন্থ অনুবাদ করেন। তিনি ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনেক গবেষণাও করেন।", "question_text": "বাংলা ভাষায় কে প্রথম ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে পবিত্র বই কোরানের অনুবাদ করেন ?", "answers": [{"text": "গিরিশচন্দ্র সেন", "start_byte": 0, "limit_byte": 43}]} {"id": "1744229001327242904-0", "language": "bengali", "document_title": "নড়াইল জেলা", "passage_text": "\nনড়াইল জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি জেলা। ১৮৬১ সালে যশোর জেলার অধীন নড়াইল মহাকুমা প্রতিষ্ঠিত হয়। নড়াইল শব্দটি স্থানীয় লোকমুখে নড়াল নামে উচ্চারিত হয়। ঐ সময় নড়াইল সদর, লোহাগড়া ও কালিয়া থানার সমন্বয়ে এই মহাকুমা গঠিত হয়। ১৯৮৪ সালের ১লা মার্চ নড়াইল মহাকুমাকে জেলায় রুপান্তরিত করা হয় । [1]", "question_text": "নড়াইল জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "নড়াইল", "start_byte": 493, "limit_byte": 511}]} {"id": "1256980846334025372-12", "language": "bengali", "document_title": "পোষা কবুতর", "passage_text": "হাঁস-মুরগির মতো যে কোনো মর্দা কবুতর মাদী কবুতরের সাথে সহজে জোড়া বাঁধে না। এদেরকে এক সাথে এক সপ্তাহ রাখলে জোড়া বাঁধে। মুরগীর ন্যায় কবুতরের জননতন্ত্রে ডিম উৎপন্ন হয়। তবে ডিম্বাশয়ে একসাথে সাধারণত মাত্র দু'টি ফলিকুল তৈরি হয়।\nএ কারণে প্রতিটি মাদী কবুতর দু'টি ডিম পাড়ে। ডিম পাড়ার ৪০-৪৪ ঘন্টা পূর্বে ডিম্ব স্খলন হয় এবং ডিম পাড়ার কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা পূর্বে তা নিষিক্ত হয়। অর্থাৎ যে ১৬-২০ ঘন্টা পর্যন্ত ডিম ডিম্বনালীতে থাকে সে সময়ে তা নিষিক্ত হয়ে থাকে।\nডিম পাড়ার পর থেকে মর্দা ও মাদী উভয় কবুতর পর্যায়ক্রমে ডিমে তা দিতে শুরু করে। মাদী কবুতর প্রায় বিকেল থেকে শুরু করে পরের দিন সকাল পর্যন্ত ডিমে তা দেয় এবং বাকী সময়টুকু অর্থাৎ সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মর্দা কবুতর তা দিয়ে থাকে। তা দেয়ার পঞ্চম দিনেই ডিম পরীক্ষা করে উর্বর বা অনুর্বর ডিম চেনা যায়। বাতির সামনে ধরলে উর্বর ডিমের ভিতর রক্তনালী দেখা যায়। কিন্তু অনুর্বর ডিমের ক্ষেত্রে ডিমের ভিতর স্বচ্ছ দেখাবে। সাধারণত ডিম পাড়ার ১৭-১৮ দিন পর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। এভাবে একটি মাদী কবুতর সাধারণত ১২ মাসে ১০-১২ জোড়া বাচ্চা উৎপাদন করতে পারে। জন্মের প্রথম দিন থেকে ২৬ দিন বয়স পর্যন্ত কবুতরের বাচ্চার ক্রমবর্ধমান অবস্থা থাকে। প্রথমে সারা দেহ হলুদ পাতলা বর্ণের লোম দ্বারা আবৃত থাকে।\nএই সময় নাক ও কানের ছিদ্র বেশ বড় দেখায়। প্রায় ৪-৫ দিন পর বাচ্চার চোখ খোলে বা ফুটে। পনের দিনে সমস্ত শরীর পালকে ছেয়ে যায়। প্রায় ১৯-২০ দিনে দু'টো ডানা এবং লেজ পূর্ণতা লাভ করে ও ঠোঁট স্বাভাবিক হয়। এই ভাবে ২৬-২৮ দিনে কবুতরের বাচ্চা পূর্ণতা লাভ করে। কবুতর সাধারণত ২০-৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচে।\nজঙ্গলী কবুতর ৫ বছর এবং গৃহপালিত কবুতর ১০-১৫ বছর বাঁচে। ৫-৬ মাস বয়স হলে স্ত্রী কবুতর ডিম দেয়। গড়ে প্রতি মাসে এক বার ডিম দেয়। বাচ্চা ২৫/২৬ দিন বয়স হলে খাবার উপযুক্ত হয়। এ সময় বাচ্চা সরিয়ে ফেললে মা কবুতর নতুন করে ডিম দিতে প্রস্তুতি গ্রহণ করে।", "question_text": "পাতি ময়নার ডিম ফুটে বাচ্চা বের হতে সর্বোচ্চ কতদিন সময় লাগে ?", "answers": [{"text": "১৭-১৮ দিন পর", "start_byte": 2329, "limit_byte": 2359}]} {"id": "-7969466229545128118-0", "language": "bengali", "document_title": "আরএমএস টাইটানিকের নিমজ্জন", "passage_text": "আরএমএস টাইটানিকের নিমজ্জনের সাউদাম্পটন থেকে নিউ ইয়র্ক সিটিতে প্রথম সমুদ্রযাত্রার চার দিনের প্রথম দিন ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল রাত থেকে ১৫ এপ্রিল সকাল পর্যন্ত উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে ঘটনা ঘটেছে। সে সময়ের বৃহত্তম যাত্রীবাহী পরিষেবা, টাইটানিক জাহাজে আনুমানিক ২,২২৪মানুষ ছিল যখন এটি ২৩:৪০ (জাহাজের সময়)।[lower-alpha 1] ১৫ এপ্রিল, সোমবার ০২:২০ (০৫:১৮ জিএমটি) পর্যন্ত দুই ঘন্টা চল্লিশ মিনিট সময় ধরে এই ডুবে যাওয়ার ঘটনার ফলে ১,৫০০ বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে, যা ইতিহাসে শান্তিকালীন সময়ে প্রানঘাতী সামুদ্রিক বিপর্যয়ে পরিণত হয়েছে।", "question_text": "টাইটানিক জাহাজ দুর্ঘটনাটি কবে ঘটেছিল ?", "answers": [{"text": "১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল রাত থেকে ১৫ এপ্রিল সকাল", "start_byte": 278, "limit_byte": 394}]} {"id": "2236266864218939257-12", "language": "bengali", "document_title": "মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী", "passage_text": "ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার্থে লন্ডন থাকাকালীন ১৯৮৪ সালের ১৬ই ফেব্রুয়ারি এমএজি ওসমানী মৃত্যুবরণ করেন। তাঁকে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় সিলেটে সমাহিত করা হয়।", "question_text": "মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর সমাধি কোথায় দেওয়া হয় ?", "answers": [{"text": "সিলেটে", "start_byte": 378, "limit_byte": 396}]} {"id": "411271121736768884-7", "language": "bengali", "document_title": "বিভিন্ন ধর্ম", "passage_text": "প্রথম শতাব্দীতে একটি ইহুদি ফেরকা হিসেবে এই ধর্মের আবির্ভাব। সঙ্গত কারণে ইহুদি ধর্মের অনেক ধর্মীয় পুস্তক ও ইতিহাসকে এই ধর্মে গ্রহণ করা হয়েছে। ইহুদিদের ধর্মগ্রন্থ তানাখ বা হিব্রু বাইবেলকে খ্রিস্টানরা পুরাতন বাইবেল বলে থাকে। ইহুদি ও ইসলাম ধর্মের ন্যায় খ্রিস্ট ধর্মও আব্রাহামীয়।", "question_text": "আদি পুস্তক হিব্রু বাইবেলকে ইহুদিরা কী নামে আখ্যায়িত করেছে ?", "answers": [{"text": "তানাখ", "start_byte": 439, "limit_byte": 454}]} {"id": "9197425479262105982-0", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা", "passage_text": "ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি দেশটির ঢাকা বিভাগের প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল এলাকাতে অবস্থিত। ঢাকা একটি অতিমহানগরী (মেগাশহর); ঢাকা মহানগরী এলাকার জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ।[3] জনসংখ্যার বিচারে এটি দক্ষিণ এশিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম শহর (দিল্লি, করাচি ও মুম্বইয়ের পরেই) এবং সমগ্র বিশ্বের নবম বৃহত্তম[4] শহর। জনঘনত্বের বিচারে ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ মহানগরী; ১৩৪ বর্গমাইল আয়তনের এই শহরে প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ১ লক্ষ ১৫ হাজার লোকের বাস।[5]", "question_text": "বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বর্তমান জনঘনত্ব কত ?", "answers": [{"text": "প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ১ লক্ষ ১৫ হাজার", "start_byte": 1342, "limit_byte": 1444}]} {"id": "-5439201824716951816-12", "language": "bengali", "document_title": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল", "passage_text": "আইসিসি লর্ডসে তাদের সকল কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ইংরেজ ক্রীড়া পরিষদের মাধ্যমে ব্রিটিশ সরকারের কাছে লন্ডনে পরিচালিত সকল কার্যক্রমের (বাণিজ্যিক কার্যক্রমসহ) জন্য বিশেষ কর মওকুফসংক্রান্ত ছাড়ের জন্য আবেদন করে। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার আইসিসির জন্য বিশেষ সুবিধা প্রদান করতে অস্বীকৃতি জানায়। এরই প্রেক্ষিতে আইসিসি বিভিন্ন জায়গায় তাদের কার্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে পর্যবেক্ষণ করতে থাকে এবং শেষ পর্যন্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে তাদের কার্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়। ২০০৫ সালের আগস্টে আইসিসি মোনাকো ও লন্ডনে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দুবাইয়ে তাদের কার্যক্রম সরিয়ে নেয়, যা আইসিসির কার্যনির্বাহী বোর্ডের পক্ষে ১১-১ ভোটে পাস হয়।", "question_text": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আই.সি.সি-এর সদর দপ্তর কোথায় ?", "answers": [{"text": "সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই", "start_byte": 1079, "limit_byte": 1151}]} {"id": "-428377204650442419-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "আনুমানিক ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে (হস্তিবর্ষ) মক্কা নগরীতে জন্ম নেওয়া মুহাম্মাদ মাতৃগর্বে থাকাকালীন পিতা হারা হন শিশু বয়সে মাতাকে হারিয়ে এতিম হন এবং প্রথমে তাঁর পিতামহ আবদুল মোত্তালিব ও পরে পিতৃব্য আবু তালিবের নিকট লালিত পালিত হন। হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকার পর ৪০ বছর বয়সে তিনি নবুওয়াত লাভ করেন। জিবরাইল এই পর্বতের গুহায় আল্লাহর তরফ থেকে তাঁর নিকট ওহী নিয়ে আসেন।[16] তিন বছর পর ৬১০ খ্রিস্টাব্দে[17] মুহাম্মাদ প্রকাশ্যে ওহী প্রচার করেন,[18] এবং ঘোষণা দেন \"আল্লাহ এক\" ও তাঁর নিকট নিজেকে সঁপে দেওয়ার মধ্যেই জাগতিক কল্যাণ নিহিত,[19] এবং ইসলামের অন্যান্য পয়গম্বরদের মত তিনিও আল্লাহর প্রেরিত দূত।[20][21]", "question_text": "নবী মুহাম্মদের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "আনুমানিক ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 0, "limit_byte": 71}]} {"id": "-8987102563813129262-1", "language": "bengali", "document_title": "আলী ইবনে আবু তালিব", "passage_text": "আলি ইবনে আবু তালিব (/ˈɑːli, ɑːˈliː/;[6] Arabic: علي بن أبي طالب‎; ৬০০ – ৬৬১) ইসলামের চতুর্থ ও খুলাফায়ে রাশেদিন-এর শেষ খলিফা। তিনি ছিলেন আবু তালিবের পুত্র। তার মাতার নাম ফাতিমা বিনতে আসাদ । আলি কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। শিশু বয়স থেকেই তিনি ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে লালিত-পালিত হন। ইসলামের ইতিহাসে তিনি পুরুষদের মধ্যে সর্বপ্রথম যিনি নবী মুহাম্মদ(সাঃ)এর সাথে নামাজ আদায় করতেন। বালকদের মধ্যে এবং পুরুষদের তিনি সর্ব প্রথম নবুয়তের ডাকে সাড়া দিয়ে মাত্র ১০ বছর বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেন।[7][8][9] অকুতোভয় যোদ্ধা হিসেবে তার খ্যাতি রয়েছে। বদর যুদ্ধে বিশেষ বীরত্বের জন্য মুহাম্মদ(সাঃ) তাকে \"জুলফিকার\" নামক তরবারি উপহার দিয়েছিলেন। খাইবারের সুরক্ষিত কামুস দুর্গ জয় করলে মহানবী তাকে \"আসাদুল্লাহ\" বা আল্লাহর সিংহ উপাধি দেন। তিনি খুলাফায়ে রাশেদিন-এর একজন।", "question_text": "আলী ইবনে আবি তালিব কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "৬০০", "start_byte": 117, "limit_byte": 126}]} {"id": "-5574115205400712850-0", "language": "bengali", "document_title": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ", "passage_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (English: World WarII, Second World War, WWII, WW2) মানবসভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল, এই ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা ধরা হলেও ১৯৩৯ সালের আগে এশিয়ায় সংগঠিত কয়েকটি সংঘর্ষকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। তৎকালীন বিশ্বে সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং দুইটি বিপরীত সামরিক জোটের সৃষ্টি হয়; মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি। এই মহাসমরকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে ধরা হয়, যাতে ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং সামরিক ও বেসামরিক সম্পদের মধ্যে কোনরকম পার্থক্য না করে তাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে। এছাড়া বেসামরিক জনগণের উপর চালানো নির্বিচার গণহত্যা, হলোকস্ট (হিটলার কর্তৃক ইহুদীদের উপর চালানো গণহত্যা), পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োগ প্রভৃতি ঘটনায় কুখ্যাত এই যুদ্ধে প্রায় ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ মৃত্যুবরণ করে। এসব পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম যুদ্ধ।[1]", "question_text": "কত সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৩৯", "start_byte": 326, "limit_byte": 338}]} {"id": "-8165117132921950572-8", "language": "bengali", "document_title": "শামসুর রাহমান", "passage_text": "শামসুর রাহমানের প্রথম কাব্য গ্রন্থ প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে প্রকাশিত হয় ১৯৬০ সালে।", "question_text": "শামসুর রাহমান রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্রথম গান", "start_byte": 95, "limit_byte": 120}]} {"id": "-3311400949438535888-1", "language": "bengali", "document_title": "কনস্টান্টিনোপল", "passage_text": "কনস্টান্টিনোপলের পূর্বনাম ছিল বাইজান্টিয়াম। সম্রাট কন্সটান্টাইন যখন এখানে রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী সরিয়ে আনেন তখন এই শহরের নামকরন করেন কনস্টান্টিনোপল যার অর্থ কন্সটান্টাইনের শহর।", "question_text": "কনস্টান্টিনোপলের পূর্বনাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "বাইজান্টিয়াম", "start_byte": 84, "limit_byte": 123}]} {"id": "5601915940071777261-0", "language": "bengali", "document_title": "সুন্দরবন", "passage_text": "সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম। গঙ্গা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুই জেলা উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জুড়ে বিস্তৃত। সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি।[2]। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার[3] রয়েছে বাংলাদেশে [4] এবং বাকি অংশ রয়েছে ভারতের মধ্যে। সুন্দরবন ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এর বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ বস্তুত একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিখণ্ডের সন্নিহিত অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে; যথাক্রমে “সুন্দরবন” ও “সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান” নামে। সুন্দরবনকে জালের মত জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ক্ষুদ্রায়তন দ্বীপমালা। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল।[3] বনভূমিটি, স্বনামে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়াও নানান ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। জরিপ মোতাবেক ১০৬ বাঘ ও ১০০০০০ থেকে ১৫০০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে এখন সুন্দরবন এলাকায়। ১৯৯২ সালের ২১শে মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক ঘুরতে আসে। দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটক সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দার্যে মুগ্ধ। করার মাধ্যমে তার প্রকৃতি থেকে বিভিন্ন জ্ঞান অর্জন করে।", "question_text": "আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বন বা অরণ্যের নাম কী ?", "answers": [{"text": "সুন্দরবন", "start_byte": 0, "limit_byte": 24}]} {"id": "-7769661303572845534-0", "language": "bengali", "document_title": "কেইন (কুস্তিগীর)", "passage_text": "গ্লেন থমাস জেকব্স‌ (জন্ম এপ্রিল ২৬, ১৯৬৭), যিনি রিং নাম কেইন নামে পরিচিত, একজন মার্কিন পেশাদার কুস্তিগির, অভিনেতা, ব্যবসায়ী এবং কর্মজীবনে রাজনীতিবিদ।[7] তিনি বর্তমানে মার্কিন বিনোদনমূলক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ডাব্লিউডাব্লিউই-র সাথে চুক্তিবদ্ধ রয়েছেন।", "question_text": "গ্লেন থমাস জেকব্স‌ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৬৭", "start_byte": 92, "limit_byte": 104}]} {"id": "-3757170547332407628-1", "language": "bengali", "document_title": "হরপ্রসাদ শাস্ত্রী", "passage_text": "হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ব্রিটিশ বাংলা প্রদেশের খুলনা জেলার কুমিরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তবে তাঁদের আদি নিবাস ছিল উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার নৈহাটিতে। তাঁর পারিবারিক পদবী ছিল ভট্টাচার্য। গ্রামের স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের পর হরপ্রসাদ কলকাতার সংস্কৃত কলেজিয়েট স্কুল ও প্রেসিডেন্সি কলেজে পড়াশোনা করেন। কলকাতায় তিনি তাঁর বড়দা নন্দকুমার ন্যায়চঞ্চুর বন্ধু তথা বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক ও পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের সঙ্গে থাকতেন।[1][2] ১৮৭১ সালে হরপ্রসাদ প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ১৮৭৩ সালে পাস করেন ফার্স্ট আর্টস পরীক্ষা। ১৮৭৬ সালে বি.এ. ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৮৭৭ সালে সংস্কৃতে সাম্মানিক হন। পরে এম.এ. পরীক্ষায় পাস করে তিনি 'শাস্ত্রী' উপাধি লাভ করেন। উক্ত পরীক্ষায় হরপ্রসাদই ছিলেন প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ একমাত্র ছাত্র।", "question_text": "মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কোথায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "খুলনা জেলার কুমিরা গ্রামে", "start_byte": 113, "limit_byte": 182}]} {"id": "7252309614978615563-0", "language": "bengali", "document_title": "আকবর", "passage_text": "\nজালাল উদ্দিন মোহাম্মদ আকবর ভারতবর্ষের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক।পৃথিবীর ইতিহাসে মহান শাসকদের অন্যতম মহামতি আকবর নামেও পরিচিত। তিনি মুঘল সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট। পিতা সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যুর পর ১৫৫৬ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে আকবর ভারতের শাসনভার গ্রহণ করেণ। বৈরাম খানের তত্ত্বাবধানে তিনি সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার সাম্রাজ্য বিস্তার করতে থাকেন। ১৫৬০ সালে বৈরাম খাঁকে সরিয়ে আকবর নিজে সকল ক্ষমতা দখল করেন। কিন্তু আকবর ভারতবর্ষ ও আফগানিস্তানে তার সাম্রাজ্য বিস্তার চালিয়ে যান। ১৬০৫ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রায় সমস্ত উত্তর ভারত তার সাম্রাজ্যের অধীনে চলে আসে। আকবরের মৃত্যুর পর তার পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর ভারতবর্ষের শাসনভার গ্রহণ করেন।", "question_text": "আকবর কবে মুঘল সাম্রাজ্যের সম্রাটের পদ অলংকৃত করেন ?", "answers": [{"text": "১৫৫৬ সালে", "start_byte": 515, "limit_byte": 540}]} {"id": "-3301852126772447936-3", "language": "bengali", "document_title": "ছিয়াত্তরের মন্বন্তর", "passage_text": "এ দুর্ভিক্ষ বাংলার মােট জনসাধারণের এক তৃতীয়াংশের মৃত্যু ঘটলেও পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ইংরেজরা কৃষকদের নিকট থেকে জোর পূর্বক রাজস্ব আদায়ে পিছিয়ে ছিলনা।দুর্ভিক্ষের পূর্বে ১৭৬৮ খৃষ্টাব্দে বাংলাদেশের রাজস্ব ছিলাে ১,৫২০৪৮৫৬ টাকা, কিন্তু দুর্ভিক্ষের পর ১৭৭১ খৃষ্টাব্দে প্রদেশের এক তৃতীয়াংশ মানুষ মৃত্যু মুখে পতিত হওয়ার পরও মােট রাজস্ব বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ১,৫৭২৬৫৭৬ টাকায়। William Wilson Hunterকৃত The Annals of Rural Bengal[2] [3] [4] এবং সুপ্রকাশ রায় কৃত, ভারতের কৃষক বিদ্রোহ, প্রথম খণ্ড পৃঃ ১৫)[5][6]", "question_text": "বাংলার ছিয়াত্তরের মন্বন্তরে মোট কত জন মানুষের মৃত্যু হয় ?", "answers": [{"text": "বাংলার মােট জনসাধারণের এক তৃতীয়াংশের", "start_byte": 32, "limit_byte": 135}]} {"id": "1240150229322330947-1", "language": "bengali", "document_title": "শিখধর্ম", "passage_text": "শিখধর্ম (/ˈsɪk[invalid input: 'ɨ']zəm/; Punjabi: ਸਿੱਖੀ, sikkhī,I[1] (স্থানীয় নাম শিখী); সংস্কৃত ‘শিষ্য’ বা ‘শিক্ষা’ থেকে উৎপন্ন।[2][3]|group=note}}) হল একটি সর্বেশ্বরবাদী[4] ভারতীয় ধর্ম। খ্রিস্টীয় ১৫শ শতাব্দীতে ভারতীয় উপমহাদেশের পাঞ্জাব অঞ্চলে গুরু নানক এই ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[5] পরবর্তীকালে শিখ গুরুগণ কর্তৃক এই ধর্ম প্রসার লাভ করে শিখদের ১১জন মানব গুরু ছিলেন , যাদের সর্বপ্রথম হলেন গুরু নানক । শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুরু গ্রন্থ সাহিব যা শিখ গুরুদের রচনার সংকলন । প্রথম পাঁচ জন শিখ গুরু তা সংকলন করেছিলেন। শিখধর্ম বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম ধর্মীয় গোষ্ঠী। এই ধর্মের অনুগামীর সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি।[6][7] ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যটি বিশ্বের একমাত্র শিখ সংখ্যাগুরু অঞ্চল।", "question_text": "শিখ ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "গুরু গ্রন্থ সাহিব", "start_byte": 1021, "limit_byte": 1068}]} {"id": "-497186371677567635-0", "language": "bengali", "document_title": "ভাগবত পুরাণ", "passage_text": "ভাগবত পুরাণ (দেবনাগরী: भागवतपुराण; অন্যান্য নাম শ্রীমদ্ভাগবত মহাপুরাণ, শ্রীমদ্ভাগবতম্‌ বা ভাগবত; অর্থাৎ, পরমেশ্বরের পবিত্র কাহিনি) হল একটি হিন্দু মহাপুরাণ। এটি একটি ভক্তিবাদী ধর্মগ্রন্থ। বিষ্ণুর পূর্ণ অবতার তথা \"স্বয়ং ভগবান\" কৃষ্ণের প্রতি গভীর ব্যক্তিগত ভক্তিই এই পুরাণের প্রধান আলোচ্য বিষয়।[1] হিন্দু পৌরাণিক সাহিত্যের অনেক কাহিনি তথা বিষ্ণুর চব্বিশ জন অবতারের কাহিনি ভাগবত পুরাণে লিপিবদ্ধ রয়েছে। ভাগবত পুরাণই প্রথম পুরাণ যেটি কোনো ইউরোপীয় ভাষায় অনূদিত হয়। ১৮৪০ থেকে ১৮৫৭ সালের মধ্যে ভাগবত পুরাণের তিনটি ফরাসি অনুবাদ প্রকাশিত হয়।[2] পদ্মপুরাণের শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে ভাগবত পুরাণ একটি সাত্ত্বিক পুরাণ (অর্থাৎ, এই পুরাণ কল্যাণ ও পবিত্রতার সঙ্গে যুক্ত)।[3] প্রচলিত হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে, ব্যাস এই পুরাণের রচয়িতা।", "question_text": "ভাগবত পুরাণ কোন ভাষায় রচিত হয় ?", "answers": [{"text": "দেবনাগরী", "start_byte": 33, "limit_byte": 57}]} {"id": "-2734990305290488269-0", "language": "bengali", "document_title": "ম্যালকম মার্শাল", "passage_text": "ম্যালকম ডেঞ্জিল মার্শাল (English: Malcolm Denzil Marshall; জন্ম: ১৮ এপ্রিল, ১৯৫৮ - মৃত্যু: ৪ নভেম্বর, ১৯৯৯) বার্বাডোসে জন্মগ্রহণকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিখ্যাত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ছিলেন। বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনে ‘ম্যাকো’ ডাকনামে পরিচিত ম্যালকম মার্শাল প্রধানতঃ ফাস্ট বোলার ছিলেন। টেস্ট ক্রিকেটে তাঁকে অত্যন্ত সুন্দর বোলিং ভঙ্গীমার অধিকারী ও দ্রুতগতির পেসার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[1][2][3][4] প্রতি উইকেট লাভে তাঁকে গড়ে ২০.৯৪ রান দিতে হয়েছে যা ২০০ বা ততোধিক উইকেটলাভকারী বোলারদের মধ্যে অন্যতম সেরা বোলিং গড়।[5] বোলিংয়ে তাঁর এ সফলতা আসলেও তিনি অন্যান্য ফাস্ট বোলারের তুলনায় কম উচ্চতাসম্পন্ন ছিলেন। যেখানে তাঁর উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি (১.৮০ মিটার); সেখানে অন্যান্য পেসারের গড় উচ্চতা ৬ ফুটের (১.৮ মিটার) চেয়ে বেশী।[1] ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথিতযশা ফাস্ট বোলার জোয়েল গার্নার, কার্টলি অ্যামব্রোস এবং কোর্টনি ওয়ালশের উচ্চতা ৬ ফুট ৬ ইঞ্চি (১.৯৮ মিটার)। বিপজ্জনক বাউন্সার প্রদানে তাঁর সবিশেষ খ্যাতি ছিল। মাঝারিসারির ব্যাটসম্যানরূপে তিনি ১০টি টেস্ট অর্ধ-শতক এবং সাতটি প্রথম-শ্রেণীর শতক করেছেন।", "question_text": "ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ম্যালকম ডেঞ্জিল মার্শালের উচ্চতা কত ছিল ?", "answers": [{"text": "৫ ফুট ১১ ইঞ্চি", "start_byte": 1581, "limit_byte": 1617}]} {"id": "-7646149197252614682-19", "language": "bengali", "document_title": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন", "passage_text": "৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সালে, স্টিভ বালমার মাইক্রোসফট এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসাবে পদত্যাগ করেন এবং সত্য নাদেলা ক্ষমতায় আসেন, সে পূর্বে মাইক্রোসফট ক্লাউড এবং এন্টারপ্রাইজ বিভাগ নেতৃত্বে দিতেন।[70] একই দিনে, জন ডব্লিউ থম্পসন চেয়ারম্যান পদ গ্রহণ করেন, বিল গেটস প্রযুক্তি উপদেষ্টা হিসাবে সংস্থার মধ্যে আরো সক্রিয় হয় যখন থেকে তিনি এই অবস্থান থেকে সরে আসেন।[71]", "question_text": "মাইক্রোসফট কোম্পানির বর্তমান সি.ই.ও কে ?", "answers": [{"text": "সত্য নাদেলা", "start_byte": 274, "limit_byte": 305}]} {"id": "-7032927502240576405-0", "language": "bengali", "document_title": "ভূটান", "passage_text": "\n\nভূটান (Dzongkha: འབྲུག་ཡུལ ড্রুক ইয়ুল আনুষ্ঠানিক নাম কিংডম অব ভুটান འབྲུག་རྒྱལ་ཁབ་ ড্রুক ইয়ুল খাপ,[1]) দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাজতন্ত্র। ভূটানের অধিবাসীরা নিজেদের দেশকে মাতৃভাষা জংখা ভাষায় 'দ্রুক ইয়ুল' বা 'বজ্র ড্রাগনের দেশ' নামে ডাকে। দেশটি ভারতীয় উপমহাদেশে হিমালয় পর্বতমালার পূর্বাংশে অবস্থিত। ভূটান উত্তরে চীনের তিব্বত অঞ্চল, পশ্চিমে ভারতের সিকিম ও তিব্বতের চুম্বি উপত্যকা, পূর্বে অরুণাচল প্রদেশ এবং দক্ষিণে আসাম ও উত্তরবঙ্গ দ্বারা পরিবেষ্টিত। ভূটান শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ \"ভূ-উত্থান\" থেকে যার অর্থ \"উঁচু ভূমি\"। ভূটান সার্কের একটি সদস্য রাষ্ট্র এবং মালদ্বীপের পর দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে কম জনসংখ্যার দেশ। ভুটানের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর থিম্পু। ফুন্টসলিং ভুটানের প্রধান অর্থনৈতিক কেন্দ্র।", "question_text": "ভুটানের রাজধানীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "থিম্পু", "start_byte": 1695, "limit_byte": 1713}]} {"id": "8649762790439632591-0", "language": "bengali", "document_title": "ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ", "passage_text": "\nফোর্ট উইলিয়াম কলেজ বা কলেজ অফ ফোর্ট উইলিয়াম ছিল ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর-জেনারেল লর্ড ওয়েলেসলি প্রতিষ্ঠিত একটি প্রাচ্যবিদ্যা শিক্ষাকেন্দ্র। ১৮০০ সালের ১০ জুলাই কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম চত্বরে এই কলেজ স্থাপিত হয়। এই প্রতিষ্ঠানে সহস্রাধিক সংস্কৃত, আরবি, ফার্সি, বাংলা, হিন্দি ও উর্দু বই ইংরেজিতে অনূদিত হয়।", "question_text": "ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ বা কলেজ অফ ফোর্ট উইলিয়াম কোথায় প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম চত্বরে", "start_byte": 435, "limit_byte": 516}]} {"id": "3506332243982552449-6", "language": "bengali", "document_title": "অগ্নি-৫", "passage_text": "আনুমানিক ৫০ টন ওজন (৪৯ দীর্ঘ টন; ৫৫ শর্ট টন) এবং ₹২,৫০০ কোটি টাকার (মার্কিন $ 348 মিলিয়ন মার্কিন ডলার) উন্নয়নের ব্যয় নিয়ে, অগ্নি-৫ উন্নততর ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তিগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে। এই সব প্রযুক্তিগিলির মধ্যে রিভিং লেজার গাইরোস্কোপ এবং নেভিগেশান এবং নির্দেশনার জন্য অ্যাক্সিলেরোমিটার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এটি তৃতীয়-স্তরের পরিবর্তে অগ্নি-৩-এর প্রথম পর্যায়টি গ্রহণ করে এবং তৃতীয় পর্যায়টিকে ক্ষুদ্রতর পর্যায় হিসাবে ব্যবহার করে ৫,০০০ কিলোমিটার (৩,১০০ মাইল) দূরত্ব অতিক্রম করতে সক্ষম হয়। সড়ক পথে পরিবহনের জন্য ক্যান্টার-লঞ্চ ব্যবস্থা ব্মবহার করা হয়, ক্ষেপণাস্ত্রটি অগ্নি সিরিজের আগের প্রজন্মের অগ্নি ক্ষেপণাস্ত্রের তুলনায় সশস্ত্র বাহিনীগুলিকে আরও বেশি কার্যকরী নমনীয়তা দেবে। একটি সূত্র অনুযায়ী, অগ্নি-৫ এবং ৪,৮০০ কিলোমিটার (২,৪০০ মাইল) পাল্লার অগ্নি-৪ (প্রথম নভেম্বর ২০১১ সালে প্রথম পরীক্ষা করা হয়েছিল) এর নির্ভুলতা মাত্রা, নির্দেশনা এবং নেভিগেশান ব্যবস্থা আগের অগ্নি-১ (৭০০ কিমি [৪৩০ মাইল]), অগ্নি-২ (২,০০০ কিলোমিটার [১,২০০ মাইল]) এবং অগ্নি-৩ (৩,০০০ কিলোমিটার [১,৯০০ মাইল]) ক্ষেপণাস্ত্রের তুলনায় অনেক ভালো।[19] অগ্নি-৫ এর প্রকল্প পরিচালক টেসি থমাসের মতে, দ্বিতীয় পরীক্ষায় ক্ষেপণাস্ত্রটি (মিসাইলটি) একক সংখ্যার সঠিকতা অর্জন করেছে।[9]", "question_text": "ব্যালিস্টিক মিশাইল অগ্নি-৫-এর মোট ওজন কত ?", "answers": [{"text": "আনুমানিক ৫০ টন", "start_byte": 0, "limit_byte": 38}]} {"id": "-2268065279679329772-0", "language": "bengali", "document_title": "আব্দুল জলিল", "passage_text": "মোহাম্মদ আব্দুল জলিল (২১ জানুয়ারি ১৯৩৯ - ৬ মার্চ ২০১৩[2]) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। তিনি বাংলাদেশ সরকারের প্রাক্তন বাণিজ্যমন্ত্রী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক। এছাড়াও ছিলেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন।[3] ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি নওগাঁ-৫ আসন থেকে বিজয়ী হন।[4] ১৯৯৬-২০০১ আওয়ামী লীগ শাসনামলে তিনি কয়েক বছর সরকারের বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।", "question_text": "মোহাম্মদ আব্দুল জলিল কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন ?", "answers": [{"text": "বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের", "start_byte": 719, "limit_byte": 781}]} {"id": "-8859498240259396820-0", "language": "bengali", "document_title": "তানসেন", "passage_text": "মিয়া তানসেন (১৫০৬ - ১৫৮৯) প্রায় সকল বিশেষজ্ঞের ধারণা মতে উত্তর ভারতের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সঙ্গীতজ্ঞ। বর্তমানে আমরা যে হিন্দুস্তানী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের সাথে পরিচিত তার মূল স্রষ্টা হলেন এই তানসেন। তার এই সৃষ্টি যন্ত্র সঙ্গীতের এক অনবদ্য অবদান। বহু প্রাচীনকালে সৃষ্টি হলেও এখন পর্যন্ত এর প্রভাব বিদ্যমান রয়েছে। তার কর্ম এবং বংশীয় উত্তরাধিকারীদের মাধ্যমেই মূলত এই ধারাটি আজও টিকে রয়েছে। তিনি মুঘল বাদশাহ আকবরের রাজদরবারের নবরত্নের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। তাকে সঙ্গীত সম্রাট নামে ডাকা হয়।", "question_text": "তানসেন কোন রাজসভার সংগীত শিল্পী ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আকবরের", "start_byte": 1085, "limit_byte": 1103}]} {"id": "-820065584558378000-8", "language": "bengali", "document_title": "ওমান", "passage_text": "আদর্শ আরবি ভাষা ওমানের সরকারি ভাষা। ওমানের আরবিভাষীদের মধ্যে দ্বিভাষিকতা (diglossia) বিদ্যমান। আনুষ্ঠানিক ও সরকারি কর্মকাণ্ডে কথ্য ও লিখিত ভাষা হিসেবে আদর্শ আরবি ব্যবহৃত হয়। কিন্তু অনানুষ্ঠানিক কথাবার্তায় ভাবের আদান-প্রদানে স্থানীয় আরবি উপভাষাগুলিই বেশি ব্যবহৃত হয়। স্থানীয় আরবি উপভাষাগুলির মধ্যে আছে ওমানি আরবি ভাষা, উপসাগরীয় আরবি ভাষা এবং জোফারি আরবি ভাষা। অনেক ওমানি আরবি ছাড়াও দ্বিতীয় আরেকটি ভাষায় কথা বলতে পারেন।", "question_text": "ওমানের সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "আরবি", "start_byte": 16, "limit_byte": 28}]} {"id": "162923623025194484-7", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "শেখ মুজিবের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করে সরকার গঠনের অধিকার অর্জন করে, কিন্তু পাকিস্তানের সামরিক সরকার ক্ষমতা কোনো পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের হাতে ছেড়ে দিতে রাজি ছিল না। যদিও ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশনের তারিখ নির্ধারিত হয়, কিন্তু ভেতরে ভেতরে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পশ্চিম পাকিস্তানের নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো এবং সামরিক বাহিনীর অফিসারদের নিয়ে ষড়যন্ত্রের নীলনকশা বুনতে শুরু করেন। ১৯৭১ সালের ১ মার্চ কোন কারণ ছাড়াই ৩ তারিখের নির্ধারিত অধিবেশন বাতিল করা হয়। এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের ধৈর্যের সীমা ছাড়িয়ে যায়। সারা দেশে বিক্ষোভের বিস্ফোরণ হয়। ঢাকা পরিণত হয় মিছিলের নগরীতে। বঙ্গবন্ধু সারা দেশে ৫ দিনের হরতাল এবং অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন। তাঁর আহবানে সারা পূর্ব পাকিস্তান কার্যত অচল হয়ে যায়। সামরিক সরকার কারফিউ জারি করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে, কিন্তু এতে আন্দোলন প্রশমিত হয়নি। ৫ দিন হরতাল শেষে ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন।", "question_text": "অসহযোগ আন্দোলন মোট কতদিন ধরে চলে ?", "answers": [{"text": "৫ দিন", "start_byte": 2389, "limit_byte": 2402}]} {"id": "2897674827046744583-1", "language": "bengali", "document_title": "শাহ আহমদ শফী", "passage_text": "আহমদ শফীর জন্ম ১৯২০ সালে, চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার পাখিয়ারটিলা গ্রামে। ১০ বছর বয়সে তিনি আল্‌-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসায় ভর্তি হন। ওই বয়সে কিছুদিনের মধ্যে তিনি পিতা-মাতা উভয়কে হারান। এরপর ১০ বছর আল্‌-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদ্রাসায় অতিবাহিত করেন। ২০ বছর বয়সে (১৯৪১ সালে) তিনি ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসায় ভর্তি হন। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে আলেমদের কাছে দূর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল এ মাদ্রাসাটি। ওই সময় তিনি সাইয়্যেদ হুসাইন আহমাদ মাদানীর হাতে বায়আত গ্রহণ করেন।", "question_text": "আল্লামা শাহ আহমদ শফী কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯২০ সালে", "start_byte": 39, "limit_byte": 64}]} {"id": "-2478685782456378793-1", "language": "bengali", "document_title": "মোবাইল ফোন", "passage_text": "মোটোরোলা কোম্পানিতে কর্মরত ডঃ মার্টিন কুপার[1] এবং জন ফ্রান্সিস মিচেলকে[2][3][4] প্রথম মোবাইল ফোনের উদ্ভাবকের মর্যাদা দেয়া হয়ে থাকে। তাঁরা ১৯৭৩ সালের এপ্রিলে প্রথম সফলভাবে একটি প্রায় ১ কেজি (২।২ পাউন্ড) ওজনের হাতে ধরা ফোনের মাধ্যমে কল করতে সক্ষম হন[5]। মোবাইল ফোনের প্রথম বাণিজ্যিক সংস্করণ বাজারে আসে ১৯৮৩ সালে, ফোনটির নাম ছিল মোটোরোলা ডায়না টিএসি ৮০০০এক্স (DynaTAC 8000x)। ১৯৯০ সাল থেকে ২০১১ সালের মধ্যে পৃথিবীব্যাপী মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২.৪ মিলিয়ন থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৬ বিলিয়নের বেশী হয়ে গেছে। পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার প্রায় ৮৭% মোবাইল ফোন যোগাযোগের আওতায় এসেছে[6][7][8][9]।", "question_text": "ভারতের সর্বপ্রথম টেলিফোনটি কোন কোম্পানি তৈরি করে ?", "answers": [{"text": "মোটোরোলা", "start_byte": 0, "limit_byte": 24}]} {"id": "7889114752604636566-0", "language": "bengali", "document_title": "রাজশাহী কলেজ", "passage_text": "রাজশাহী কলেজ বাংলাদেশের রাজশাহী শহরে অবস্থিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৮৭৩ সালে এই কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকা কলেজ ও চট্টগ্রাম কলেজ এর পরে রাজশাহী কলেজ বাংলাদেশের ৩য় প্রাচীনতম কলেজ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরের ৬৮৫টি কলেজের ২০১৫ সালের তথ্যের ভিত্তিতে রাজশাহী কলেজ বাংলাদেশের সেরা কলেজ।[1][2] বাংলাদেশে এই কলেজ হতেই সর্বপ্রথম মাস্টার্স ডিগ্রি প্রদান করা শুরু হয়। কলেজটি রাজশাহী শহরের কেন্দ্রস্থলে রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল এর পাশে অবস্থিত। এই প্রাচীন কলেজের পাশে অবস্থিত হবার কারণে স্কুলটির নাম কলেজিয়েট রাখা হয়েছিলো । এটি বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ‍্যালয়ের অধীনে মাস্টার্স ও সম্মান ডিগ্রি প্রদান করে থাকে। ১৯৯৬ সাল থেকে এই কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ছাত্র নথিভুক্ত করা বন্ধ করা হলেও বর্তমানে ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষ থেকে পুনরায় ভর্তি করা হচ্ছে।", "question_text": "রাজশাহী কলেজ কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ‍্যালয়ের", "start_byte": 1493, "limit_byte": 1588}]} {"id": "-5206594936304704424-5", "language": "bengali", "document_title": "কোলিন্দা গ্রাবার-কিতারোভিচ", "passage_text": "বাবা ব্রংকো গ্রাবার এবং মা দুব্রভকা গ্রাবার সাথে রিজিকার দক্ষিণে লাপাসা গ্রামে বাস করতেন। তাদের পরিবারের কসাইয়ের দোকান এবং একটি খামার ছিল।[6] ১৭ বছর বয়সে স্কুল এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আওতায় তিনি পাড়ি জমায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোর লস আলামোস শহরে। লস আলামোস হাই স্কুল থেকে তিনি হাইস্কুল পাশ করেন।[6][7]", "question_text": "কোলিন্দা গ্রাবার-কিতারোভিচের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "ব্রংকো গ্রাবার", "start_byte": 13, "limit_byte": 53}]} {"id": "-3252041189033726849-15", "language": "bengali", "document_title": "মহেশখালী উপজেলা", "passage_text": "মহেশখালী উপজেলার স্বাক্ষরতার হার ৩০.৮০%। এ উপজেলায় ১টি ডিগ্রী কলেজ, ১টি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, ১টি ফাজিল মাদ্রাসা, ৩টি উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ, ৪টি আলিম মাদ্রাসা, ১৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৫টি দাখিল মাদ্রাসা, ৬টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৬৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[2]", "question_text": "বাংলাদেশের মহেশখালী উপজেলায় বর্তমানে মোট কয়টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ?", "answers": [{"text": "৬৭", "start_byte": 616, "limit_byte": 622}]} {"id": "-7463617704300802071-8", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের জেলাসমূহ", "passage_text": "চট্টগ্রাম বিভাগে মোট ১১ টি জেলা রয়েছে। এগুলো হলো:", "question_text": "চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত মোট কতগুলি জেলা আছে ?", "answers": [{"text": "১১ টি", "start_byte": 57, "limit_byte": 70}]} {"id": "-4392045529796256881-12", "language": "bengali", "document_title": "হাওড়া জেলা", "passage_text": "হাওড়া জেলা দুটি মহকুমায় বিভক্ত। এগুলি হল: ", "question_text": "বর্তমানে হাওড়া জেলা কয়টি মহকুমায় বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "দুটি", "start_byte": 32, "limit_byte": 44}]} {"id": "4765286738352516631-8", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সাম্রাজ্য", "passage_text": "বৃদ্ধ সম্রাট অসুস্থ হবার পর তার বড় ছেলে দারা শিকোহ উত্তরাধিকারী হন। সিংহাসন নিয়ে শাহজাহানের ছেলেদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অন্যান্যদের পরাজিত করে শেষপর্যন্ত আওরঙ্গজেব জয়ী হন। দারা শিকোহকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।[19] মারাত্মক অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে প্রভাব বিস্তার করায় আওরঙ্গজেব শাহজাহানকে গৃহবন্দী করেন। আওরঙ্গজেবের সময় মুঘল সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক কর্তৃত্ব অনেক বৃদ্ধি পায়। তিনি প্রায় সমগ্র দক্ষিণ এশিয়াকে মুঘল সাম্রাজ্যের সরাসরি অধীনে নিয়ে আসেন। ১৭০৭ সালে তার মৃত্যুর পর সাম্রাজ্যের অনেক অংশ বিদ্রোহ করতে শুরু করে।[19] আওরঙ্গজেবের ছেলে প্রথম বাহাদুর শাহ প্রশাসন সংস্কার করতে সচেষ্ট হয়েছিলেন। তবে ১৭১২ সালে তার মৃত্যুর পর মুঘল সাম্রাজ্য বিশৃঙ্খল অবস্থায় পড়ে। ১৭১৯ সালে চারজন দুর্বল সম্রাট পরপর শাসন করেছেন।[19]", "question_text": "শাহজাহানের মৃত্যুর পর কে মুঘল সম্রাট হিসেবে সিংহাসনে বসেছিলেন ?", "answers": [{"text": "আওরঙ্গজেব", "start_byte": 439, "limit_byte": 466}]} {"id": "-86186319289459433-0", "language": "bengali", "document_title": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন", "passage_text": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের সদর দপ্তর কোথায় ?", "answers": [{"text": "যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে", "start_byte": 530, "limit_byte": 669}]} {"id": "2175863495233929434-20", "language": "bengali", "document_title": "নিকোলাউস কোপের্নিকুস", "passage_text": "১৫০৪-১৫১২ সালের মধ্যে কোপারনিকাস তার মামার অনুসারী হিসাবএ যাত্রা করেন। ১৫০৪ সালে পোল্যান্ডের রাজা অ্যালেক্সান্ডার এর উপস্থিতিতে তিনি প্রুসিয়ান অধিবেশনএ যোগদান করেন। পরবর্তীতে তিনি মাল্বরকে ১৫০৬, এল্বারগে ১৫০৭,স্তুমে ১৫১২ তে যোগ দেন। এছাড়াও তিনি পোল্যান্ডের পূর্ব রাজা সিগিমুন্দ এর অনুষ্ঠান ও প্রসেন অধিবেশনে অংশগ্রহণ করেন। তার মামা ওয়াতজেনরদে তাকে ১৫০৯ সালে সকল অধিবেশনে নিজ নিজ প্রতিনিধিত্ব করার প্রস্তাব করেন। কোপারনিকাস পরবর্তীতে তাহার ৭ম শতকের বাইজানটান ইতিহাস এবং ৮৫ টি কবিতা গ্রিক থেকে ল্যাটিনে অনুবাদ করে তা ছাপানোর জন্য জান হোলের ছাপাখানায় দেন। কবিতাগুলো মুলত গ্রিক কাহানী নিয়ে নির্মিত হয়। এগুলো মুলত ৩ টি ভাগে বিভক্ত ছিল। ১) নীতিকথা – এখানে মানুষকে উপদেশ দেয়া হয় কিভাবে জীবনযাপন করতে হয়। ২) মেষপালক এর জীবনসংক্রান্ত – এখানে মেষপালকের জীবন নিয়ে আলোচনা করা হয়। ৩) কৌতুকপূর্ণ- এখানে ভালোবাসার কবিতার কথা বলা হয়েছে। এগুলোর একটার পর একটা চক্রাকারে বিষয়গুলো মিল রেখে করা হয়। কোপারনিকাস গ্রিক থেকে ল্যাটিনে গল্পের অনুবাদ করেন। যার নাম দেন থিওপিলাক্তি স্কলাস্তি সিমকাতি এপিস্তলয় মোড়াল। যা তিনি তার মামার নামে উৎসর্গ করেন। কারন তিনি তার জীবনের সবচেয়ে বেশি কিছু তার মামার কাছ থেকেই লাভ করেন। এই অনুবাদ দারা কোপারনিকাস নিজেকে মানবতাবাদী হিসাবে প্রকাশ করেন এবং গ্রিক সাহিত্যর পুন্রজিবিত করার প্রশ্ন করেন। কোপারনিকাস প্রথমে গ্রিক কাব্য রচনা করেছিলেন। যার নাম ছিল এপিগ্রাম। তিনি কারাকও ভ্রমণের সময় সম্ভবত করেছিলেন। তিনি ১৫১২ সালে রাজা ১ম জিগ্মুন্দ এবং বারবারা জাপয়লার বিয়ের সময় এটি প্রকাশ করেন। ১৫১৪ সালের কিছু আগে কোপারনিকাস হেলিওসেন্ত্রিক তত্তের একটা প্রাথমিক বর্ণনা লিখেন যার শিরোনাম ছিল নিকলায় কপারনিকি দ্যা হায়পথিসিবাস মতাম কইলেস্তিয়াম এ সে কন্সতিতিউতে কমেন্তারিওলাস-সংক্ষেপে কমেন্তারিওলাস। এটি মহাবিশ্বের সূর্যকেন্দ্রিক প্রকিয়ার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা ছিল, কোন গানিতিক বিশ্লেষণ ছিল না। তবে দ্যা রেভলিউসন বইয়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ জ্যামিতিক বর্ণনা ছিল। যদিও এটি পৃথিবীর গতি সংক্রান্ত অনুমান এর উপর ভিত্তি করা হয়ে ছিল। তিনি সামান্য কয়েক কপি ছাপিয়ে ছিলেন এবং তা শুধুমাত্র কারা কও এর জ্যোতির্বিদদের সাথে আলোচনা করেন। দ্যা কমেন্তারিওলাস পূর্ণরূপে ১৫৭৮ সালে ছাপানো হয়।টাইকো ব্রাহে কোপারনিকাস এই তত্ত্বটি পরেন কিছু তথ্য সংগ্রহ করেন যা ব্রাহের বই অ্যাস্ট্রোনমিয়ে ইন্সতাওরাতে প্রগিম্নাস তে ব্যাবহার করে। ব্রাহের বইটি ১৬০২ সালে প্রকাশিত হয়। ", "question_text": "বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুস রচিত প্রথম গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "এপিগ্রাম", "start_byte": 3419, "limit_byte": 3443}]} {"id": "4615585960732648626-31", "language": "bengali", "document_title": "জার্মানি", "passage_text": "জার্মানি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সবচেয়ে জনবহুল দেশ। সারা পৃথিবীতে জার্মানি ১৫তম জনবহুল দেশ।[11] প্রতি বর্গকিলোমিটারে ২২৯.৪ জন অধিবাসী বাস করে। জার্মান ভাষা জার্মানির সরকারি ভাষা। এছাড়া অভিবাসী জনগোষ্ঠীর মধ্যে আরও অনেকগুলি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে আরবি, গ্রিক, ইতালীয়, কুর্দি এবং তুর্কি ভাষা উল্লেখযোগ্য। লুসাটিয়া অঞ্চলে সর্বীয় ভাষা এবং দক্ষিণ শ্লেসভিগ অঞ্চলে ডেনীয় ভাষার আঞ্চলিক সরকারি মর্যাদা রয়েছে। উপকূলীয় দ্বীপগুলিতে ফ্রিজীয় ভাষা প্রচলিত। জার্মানির পূর্ব সীমান্তে পোলীয় ভাষা এবং উত্তর-পশ্চিম সীমান্তে ওলন্দাজ ভাষা প্রচলিত। এছাড়াও এখানে অনির্দিষ্ট সংখ্যক রোমানি ভাষাভাষী বাস করে।", "question_text": "জার্মানির সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "জার্মান ভাষা", "start_byte": 369, "limit_byte": 403}]} {"id": "2328852214900281949-0", "language": "bengali", "document_title": "জাতিসংঘ", "passage_text": "\nজাতিসংঘ (অপর নাম: রাষ্ট্রসঙ্ঘ) বিশ্বের জাতিসমূহের একটি সংগঠন, যার লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আইন, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক অগ্রগতি এবং মানবাধিকার বিষয়ে পারষ্পরিক সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা। ১৯৪৫ সালে ৫১টি রাষ্ট্র জাতিসংঘ বা রাষ্ট্রসঙ্ঘ সনদ স্বাক্ষর করার মাধ্যমে জাতিসংঘ বা রাষ্ট্রসঙ্ঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ১৯১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং পরবর্তীতে লুপ্ত লীগ অব নেশন্সের স্থলাভিষিক্ত হয়।", "question_text": "ইউনেস্কো জাতিসংঘ কবে গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১৯ সালে", "start_byte": 868, "limit_byte": 893}]} {"id": "809096420901497153-0", "language": "bengali", "document_title": "আজটেক সাম্রাজ্য", "passage_text": "আজটেক সাম্রাজ্য (English: Aztec) (১৪২৫-১৫২১) ছিল সমসাময়িককালের মধ্য আমেরিকার সবচেয়ে সমৃদ্ধ ও ক্ষমতাধারী শক্তি। আদিবাসি আমেরিকানদের এই সাম্রাজ্য পশ্চিমে মেক্সিকো উপত্যকা থেকে পূর্বে মেক্সিকো উপসাগর এবং দক্ষিণে বর্তমান গুয়াতেমালা পর্যন্ত প্রসারিত ছিল। ১৫২১ সালে স্পেনের নাবিক হার্মান্দো কোর্টেস মেক্সিকো স্পেনীয়রা দখল করে নিলে এই সাম্রাজ্যের অবসান ঘটে।", "question_text": "আজটেক সাম্রাজ্য কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৪২৫", "start_byte": 62, "limit_byte": 74}]} {"id": "2869133327367480557-4", "language": "bengali", "document_title": "মাইলি সাইরাস", "passage_text": "সাইরাস নভেম্বর ২৩ ১৯৯২ সালে ন্যাশভিল, টেনেসিতে জন্মগ্রহণ করেছেন।[4] তার মায়ের নাম লেটিসিয়া \"টিশ\"(বিয়ের আগের পদবি ফিনলে) আর বাবা লোকগীতি শিল্পী বিলি রে সাইরাস। তার বড় ভাইয়ের নাম ট্রেস সাইরাস।[5] সে একটি ইলেক্ট্রনিক রক ব্যান্ড মেট্রো স্টেশনের হয়ে গান গায় এবং গিটার বাজায়। [6] তার বড় বোনের নাম ব্র্যান্ডি। এই দুই ভাইবোন টিশের আগের পক্ষের সন্তান যাদের বিলি রে সাইরাস খুব ছোট বয়েসেই দত্তক নিয়েছিলেন। [5] তার এক বড় সৎ ভাইও আছে যার নাম ক্রিসটোফার কোডি। সে তার বাবার আগের পক্ষের সন্তান। তবে সে তার নভেম্বর ২০০৭ এর টেক্সাসের ফোর্ট ওয়ার্থ কনসার্টের পর ক্রিসটোফারকে আর দেখেনি।[7] সাইরাসের ছোট ভাই ব্রায়সন এবং ছোট বোন নোয়া সাইরাস (সেও একজন অভিনেত্রী)।[8] সাইরাসের বাবা-মা তার নাম দিয়েছিলেন ডেসটিনি হোপ কারণ তাদের আশা ছিলো সে জীবন অনেক সাফল্য পাবে। তার ডাকনাম দেওয়া হয়েছিল \"মাইলি\" কারণ ছেলেবেলায় সে সবসময় হাসতো অর্থাৎ \"স্মাইলি\" এর সঙ্গে তার মিল দেখে। সে চেরোকি বংশদ্ভুত।[9]", "question_text": "মার্কিন কণ্ঠশিল্পী মাইলি রে সাইরাসের বাবার পেশা কি ছিল ?", "answers": [{"text": "লোকগীতি শিল্পী", "start_byte": 339, "limit_byte": 379}]} {"id": "6150288138775622601-4", "language": "bengali", "document_title": "আডলফ হিটলার", "passage_text": "হিটলারের বাবা Alois বৈধভাবে (সমাজ সাপেক্ষে) জাত ছিলেন না। এক কথায় বলতে গেলে জারজ ছিলেন। তিনি জীবনের অনেকটা সময় শেষ নাম হিসেবে মায়ের নাম (Schicklgruber) ব্যবহার করেছিলেন। ১৮৭৬ সালেই Alois প্রথম হিটলার নামটি গ্রহণ করেন। তার ছেলে অ্যাডলফ-ও কখনও হিটলার ছাড়া অন্য কোন শেষ নাম ব্যবহার করেনি।", "question_text": "আডলফ হিটলারের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "Alois", "start_byte": 38, "limit_byte": 43}]} {"id": "622076718273268870-2", "language": "bengali", "document_title": "জাকির নায়েক", "passage_text": "জাকির আবদুল করিম নায়েক ১৮ অক্টোবর ১৯৬৫ সালে ভারতের মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মুম্বাইয়ের সেন্ট পিটার্স হাই স্কুলের ছাত্র ছিলেন। এরপর তিনি কিশিনচাঁদ চেল্লারাম কলেজে ভর্তি হন। তিনি মেডিসিনের ওপর টোপিওয়ালা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড নাইর হসপিটালে ভর্তি হন। অতঃপর, তিনি ইউনিভার্সিটি অফ মুম্বাই থেকে ব্যাচেলর অব মেডিসিন সার্জারি বা এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন।[4][22]", "question_text": "জাকির আব্দুল করিম নায়েক কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেছেন ?", "answers": [{"text": "সেন্ট পিটার্স হাই স্কুলে", "start_byte": 297, "limit_byte": 363}]} {"id": "243734154999546321-1", "language": "bengali", "document_title": "আল মাহমুদ", "passage_text": "আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর প্রকৃত নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ।[3] কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি থানার সাধনা হাই স্কুল এবং পরে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড হাই স্কুলে পড়াশোনা করেন। মূলত এই সময় থেকেই তার লেখালেখির শুরু। আল মাহমুদ বেড়ে উঠেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। তিনি মধ্যযুগীয় প্রণয়োপাখ্যান, বৈষ্ণব পদাবলি, রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল প্রমুখের সাহিত্য পাঠ করে ঢাকায় আসার পর কাব্য সাধনা শুরু করেন এবং একের পর এক সাফল্য লাভ করেন।", "question_text": "বাংলাদেশের লেখক আবদুশ শাকুর কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই", "start_byte": 26, "limit_byte": 77}]} {"id": "223944060596056133-0", "language": "bengali", "document_title": "প্যালিওজোয়িক", "passage_text": "\nপ্যালিওজোয়িক (অথবা প্যালেওজোয়িক) মহাযুগ (/ˌpeɪliəˈzoʊɪk, ˌpæ-/;[1][2] গ্রীক শব্দ palaios- প্যালিওস (παλαιός), “প্রাচীন” এবং zoe- জোয় (ζωή), “জীবন” থেকে এসেছে, অর্থ “প্রাচীন জীবন” [3]) এবং এটি ফ্যানারোজোয়িক অধিযুগের তিনটি ভূতাত্ত্বিক মহাযুগের মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রারম্ভিক মহাযুগ। এটি ফ্যানারোজোয়িক অধিযুগের সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ মহাযুগ যার ব্যাপ্তি ছিল ৫৪১ মিলিয়ন বছর পূর্ব হতে ২৫১.৯০২ মিলিয়ন বছর পূর্ব পর্যন্ত এবং এটি ছয়টি ভূতাত্ত্বিক যুগে বিভক্ত (প্রাচীনতম হতে নবীনতম): ক্যাম্ব্রিয়ান, অর্ডোভিশিয়ান, সিলুরিয়ান, ডেভোনিয়ান, কার্বনিফেরাস এবং পার্মিয়ান। প্যালিওজোয়িক মহাযুগ প্রোটেরোজোয়িক অধিযুগের নিওপ্রোটেরোজোয়িক মহাযুগের পরে আসে যেটা আবার মেসোজোয়িক মহাযুগের পরে আসে।", "question_text": "ফ্যানারোজোয়িক অধিযুগের তিনটি ভূতাত্ত্বিক মহাযুগের মধ্যে সর্বপ্রথম মহাযুগ কোনটি ?", "answers": [{"text": "প্যালিওজোয়িক", "start_byte": 1, "limit_byte": 40}]} {"id": "-2762159638543105018-10", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ নৌবাহিনী", "passage_text": "১৯৭৬ সালে চট্টগ্রামের জলদিয়ায় বাংলাদেশ মেরিন একাডেমীর ক্যাম্পাসে নৌবাহিনীর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বাংলাদেশ নেভাল একাডেমী অস্থায়ীভাবে স্থাপিত হয়। নারায়ণগঞ্জ ডকইয়ার্ড পাচটি নদিভিত্তিক টহল জাহাজ নির্মাণ করে যা ছিল নৌবাহিনীর জন্য একটি মাইলফলক। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর স্থায়ী সদর দপ্তর বনানীর বর্তমান স্থানে স্থানান্তরিত হয়। ১৯৭৬ সালে সাবেক ব্রিটিশ নৌবাহিনীর ফ্রিগেট বানৌজা ওমর ফারুক যুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে নৌবাহিনীর সক্ষমতা বহুলাংশে বৃদ্ধি পায়। ১৯৭৮ ও ১৯৮২ সালে ব্রিটিশ রাজকীয় নৌবাহিনীর আরও দুইটি ফ্রিগেট যথাক্রমে বানৌজা আলী হায়দার ও বানৌজা আবু বকর হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যুক্ত হয়।[10] ১৯৮০ সালে কিছু মিসাইল বোট ক্রয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা অর্জন করে। ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ নেভাল একাডেমীকে পতেঙ্গার বর্তমান অবস্থানে স্থানান্তর করা হয়। ১৯৮৯ সালে নৌবাহিনীতে যুক্ত হয় প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রবাহি ফ্রিগেট বানৌজা ওসমান। পরবর্তীকালে টহল জাহাজ, দ্রুত আক্রমণকারী জাহাজ, মাইনসুইপার সহ নানা ধরনের জাহাজ বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যুক্ত হয়।", "question_text": "বাংলাদেশের নৌবাহিনীর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "্তর ব", "start_byte": 757, "limit_byte": 770}]} {"id": "8424662945419718433-3", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "খ্রিস্টীয় ১২শ শতাব্দীতে হিন্দু সেন রাজবংশের পুনরুত্থানের ফলে পাল সাম্রাজ্যের পতন ঘটে। সেই সঙ্গে ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বশেষ প্রধান বৌদ্ধ সাম্রাজ্যের অবসান ঘটে। বাংলার ইতিহাসে পাল যুগকে অন্যতম সুবর্ণযুগ মনে করা হয়।[6][7] বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে কয়েক শতাব্দীব্যাপী গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে পাল সম্রাটরা বাংলায় স্থিতাবস্থা ও সমৃদ্ধি আনয়ন করেছিলেন। পূর্বতন বঙ্গীয় সভ্যতাকে তাঁরা উন্নত করে তোলেন। সেই সঙ্গে শিল্পকলা ও স্থাপত্যের ক্ষেত্রে অসামান্য কীর্তি রেখে যান। তাঁরা বাংলা ভাষার ভিত্তি রচনা করেছিলেন। বাংলার প্রথম সাহিত্যকীর্তি চর্যাপদ পাল যুগেই রচিত হয়েছিল। আজও তিব্বতি বৌদ্ধধর্মে পাল উত্তরাধিকার প্রতিফলিত হয়।", "question_text": "পাল সাম্রাজ্যের পতন কবে ঘটে ?", "answers": [{"text": "খ্রিস্টীয় ১২শ শতাব্দীতে", "start_byte": 0, "limit_byte": 68}]} {"id": "2204361224864424875-0", "language": "bengali", "document_title": "জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড", "passage_text": "\nজালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড (অমৃতসর হত্যাকাণ্ড) ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে অন্যতম কুখ্যাত গণহত্যা। ১৯১৯ সালের ১৩ এপ্রিল তারিখে অবিভক্ত ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের অমৃতসর শহরে ইংরেজ সেনানায়ক ব্রিগেডিয়ার রেগিনাল্ড ডায়ারের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। এই শহরের জালিয়ানওয়ালাবাগ নামক একটি বদ্ধ উদ্যানে সমবেত নিরস্ত্র জনগণের উপর গুলিবর্ষণ করা হয়েছিল।\nএই হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংরেজ সরকারের দেওয়া \"নাইটহুড\" উপাধি ত্যাগ করেন।", "question_text": "কার নির্দেশে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছিলো ?", "answers": [{"text": "রেগিনাল্ড ডায়ারের", "start_byte": 552, "limit_byte": 604}]} {"id": "57367151149503499-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের জেলাসমূহ", "passage_text": "বর্তমানে বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ এর অন্তর্গত ৬৪টি জেলা রয়েছে। ১৯৭১-এ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাকালে জেলার সংখ্যা ছিল ২০ টি । রাষ্ট্রপতি এরশাদ মহুকুমাগুলোকে জেলায় উন্নীতকরণের প্রক্রিয়া চালু করেন।", "question_text": "বাংলাদেশের বর্তমান জেলার সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "৬৪", "start_byte": 114, "limit_byte": 120}]} {"id": "3903473239480804615-3", "language": "bengali", "document_title": "ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর", "passage_text": "\nঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮২০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ সেপ্টেম্বর (বাংলা ১২২৭ বঙ্গাব্দের ১২ আশ্বিন, মঙ্গলবার) বর্তমান পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[4] বীরসিংহ সেই সময় অধুনা পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ঈশ্বরচন্দ্রের পিতামহ রামজয় তর্কভূষণ ছিলেন সুপণ্ডিত ও বলিষ্ঠ দৃঢ়চেতা পুরুষ। ইনিই ঈশ্বরচন্দ্রের নামকরণ করেছিলেন। ঈশ্বরচন্দ্রের পিতা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতায় চাকুরি করতেন। পরিবার নিয়ে শহরে বাস করা তাঁর সাধ্যের অতীত ছিল। সেই কারণে বালক ঈশ্বরচন্দ্র গ্রামেই মা ভগবতী দেবী ও ঠাকুরমার সঙ্গে বাস করতেন।", "question_text": "বাংলার নবজাগরণের একজন অন্যতম পথিকৃৎ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৮২০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ সেপ্টেম্বর", "start_byte": 66, "limit_byte": 156}]} {"id": "6053054420319528825-4", "language": "bengali", "document_title": "গুরু অর্জন", "passage_text": "গুরু অর্জন ছিলেন চতুর্থ শিখ গুরু গুরু রামদাসের পুত্র। গুরু অর্জনের দুই দাদা ছিলেন পৃথী চন্দ (পৃথিয়া) ও মহাদেব। গুরু অর্জনের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা পৃথিয়া পঞ্চম গুরু হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু গুরু রামদাস গুরু অর্জনকেই পঞ্চম শিখ গুরু হিসেবে নির্বাচিত করেন। ১৭ম শতাব্দীর বিশিষ্ট শিখ রাজাবলিকার ভাই সুরদাস তিন ভাইকেই ছেলেবেলা থেকে চিনতেন।[10] ভাই সুরদাসের রাজাবলি অনুসারে, গুরু অর্জনের জীবদ্দশায় পৃথিয়া একাধিকবার মিথ্যা পরিচয়ে নিজেকে শিখ গুরু বলে উল্লেখ করেছিলেন। গুরু অর্জনের মৃত্যুর পর পর তিনি নানকের ছদ্মনামে স্তোত্রও রচনা করেন। কিন্তু শিখ প্রথানুসারে গুরু অর্জনকেই পঞ্চম এবং গুরু হরগোবিন্দকে ষষ্ঠ শিখ গুরুর মর্যাদা দেওয়া হয়।[9][10][11]", "question_text": "শিখধর্মের প্রথম শহিদ গুরু অর্জনের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "গুরু রামদাসের", "start_byte": 87, "limit_byte": 124}]} {"id": "-7172200507612588235-7", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের সংবিধান", "passage_text": "১৯৪৭ সালের ১৪ অগস্ট পরিষদের অধিবেশনে একাধিক কমিটি গঠন করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই কমিটিগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল মৌলিক অধিকার কমিটি, কেন্দ্রীয় ক্ষমতা কমিটি ও কেন্দ্রীয় সংবিধান কমিটি। ১৯৪৭ সালের ২৯ অগস্ট ড. বি. আর. আম্বেডকরের নেতৃত্বে খসড়া কমিটি গঠিত হয়। ড. আম্বেডকর ছাড়াও এই কমিটিতে আরও ছয় জন সদস্য ছিলেন। কমিটি একটি খসড়া সংবিধান প্রস্তুত করে সেটি ১৯৪৭ সালের ৪ নভেম্বরের মধ্যে গণপরিষদে পেশ করেন।", "question_text": "ভারতের সংবিধানটির রচয়িতা কে ?", "answers": [{"text": "ড. বি. আর. আম্বেডকরের নেতৃত্বে খসড়া কমিটি", "start_byte": 558, "limit_byte": 666}]} {"id": "-3534655164129272802-0", "language": "bengali", "document_title": "আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব", "passage_text": "\nআর্সেনাল ফুটবল ক্লাব (আর্সেনাল, গানার্স নামে পরিচিত) একটি ইংরেজ পেশাদার ফুটবল ক্লাব। ইংরেজ ফুটবলের ইতিহাসে অন্যতম সফল ক্লাব। আর্সেনাল মোট তের বার প্রথম বিভাগ এবং ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা, বারো বার এফএ কাপ এবং ২০০৫-০৬ মৌসুমে লন্ডনের প্রথম ক্লাব হিসাবে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্‌স লীগের ফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। এছাড়াও ইউরোপীয় ফুটবলের সেরা ক্লাবদের সংঘ জি-১৪-এর গুরুত্বপুর্ণ সদস্য। আর্সেনালের প্রতিষ্ঠা ১৮৮৬ সালে দক্ষিণ-পূর্ব লন্ডনের ওউলিচে। ১৯১৩ সালে হাইবারিতে স্থানান্তরিত হয়। সেখানে স্থাপিত হয় আর্সেনাল স্টেডিয়াম। এরপর ২০০৬ সালের মে মাসে লন্ডনের হলোওয়েতে, এমিরেট্‌স স্টেডিয়াম তাদের প্রধান কার্যালয় হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে।", "question_text": "আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৮৬ সালে", "start_byte": 1090, "limit_byte": 1115}]} {"id": "-132851892871415293-0", "language": "bengali", "document_title": "সার্বভৌমত্ব", "passage_text": "\nসার্বভৌমত্ব বলতে কোন দেশ বা রাষ্ট্রের নিজের অভ্যন্তরীন এবং অন্যান্যরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক নির্ধারণের চূড়ান্ত ক্ষমতাকে বোঝায়। সার্বভৌমত্ব কোনো পরিচালনা পর্ষদের বাইরের কোনো উৎস বা সংগঠনের হস্তক্ষেপ ছাড়া কাজ করার পূর্ণ অধিকার ও ক্ষমতা। রাজনৈতিক তত্ত্ব অনুযায়ী, সার্বভৌমত্ব কোনো একটি রাষ্ট্রব্যবস্থার উপর সর্বোচ্চ ক্ষমতা নির্দেশকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষা। এটি রাষ্ট্রগঠনের সার্বভৌমত্বকেন্দ্রিক মতবাদের একটি মূলনীতি।", "question_text": "সার্বভৌম শব্দটির অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "কোন দেশ বা রাষ্ট্রের নিজের অভ্যন্তরীন এবং অন্যান্যরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক নির্ধারণের চূড়ান্ত ক্ষমতাকে বোঝায়", "start_byte": 48, "limit_byte": 349}]} {"id": "8411391690321882519-5", "language": "bengali", "document_title": "মালয়েশিয়া", "passage_text": "ডাঃ মাহাথির মোহাম্মদ (জন্ম জুলাই ১০, ১৯২৫) মালয়েশিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও আধুনিক মালয়েশিয়ার স্থপতি। তিনি ১৯৮১ সালে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন দল পর পর পাঁচবার সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। তিনি এশিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৩ সালের ৩০শে অক্টোবর তিনি স্বেচ্ছায় প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে দেন। অবসর গ্রহণের দীর্ঘ পনের বছর পর ৯২ বছর বয়েসে প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের ব্যাপক দুর্নীতি সংশ্লিষ্টতার কারণে মাহাথির মোহাম্মদ আবারও আসেন রাজনীতিতে। ২০১৮ সালের ৯ মে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনে জয়ের পরদিন ১০ মে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন তিনি", "question_text": "মালয়েশিয়ার বর্তমান (২০১৯) প্রধানমন্ত্রী কে ?", "answers": [{"text": "মাহাথির মোহাম্মদ", "start_byte": 1387, "limit_byte": 1433}]} {"id": "-7545544422670647850-0", "language": "bengali", "document_title": "ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত", "passage_text": "ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (জন্ম: ১৮১২ - মৃত্যু: ১৮৫৯) ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন বাঙ্গালী কবি ও সাহিত্যিক এবং সাংবাদিক । তিনি সংবাদ প্রভাকর (বা 'সম্বাদ প্রভাকর') এর সম্পাদক। কিন্তু ব্যাপক ভাবে বলতে গেলে তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন কবি ও সাহিত্যিক। তাঁর হাত ধরেই মধ্যযুগের গণ্ডি পেড়িয়ে বাংলা কবিতা আধুনিকতার পথে নাগরিক রূপ পেয়েছিল। তিনি \"গুপ্ত কবি\" নামে সমধিক পরিচিত। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো তাঁর পরবর্তী সাহিত্যিকরা ঈশ্বর গুপ্তকে 'গুরু'পদে বরণ করেছিলেন। তাঁর ছদ্মনাম 'ভ্রমণকারী বন্ধু'। এছাড়া বহুবিধ পত্র-পত্রিকা তিনি সম্পাদনা করেছেন।", "question_text": "ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৮১২", "start_byte": 65, "limit_byte": 77}]} {"id": "-1772416294222806218-6", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের চলচ্চিত্র", "passage_text": "\n১৯২৭-২৮ সালে ঢাকায় প্রথম চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। নওয়াব পরিবারের কয়েকজন তরুণ সংস্কৃতিসেবী নির্মাণ করেন চলচ্চিত্র সুকুমারী। এর পরিচালক ছিলেন জগন্নাথ কলেজের তৎকালীন ক্রীড়াশিক্ষক অম্বুজপ্রসন্ন গুপ্ত। চলচ্চিত্রের নায়ক-নায়িকা ছিলেন খাজা নসরুল্লাহ ও সৈয়দ আবদুস সোবহান। উল্লেখ্য তখন নারীদের অভিনয়ের রেওয়াজ চালু হয়নি। নাট্যমঞ্চের নারীচরিত্রেও পুরুষেরাই অভিনয় করতেন।", "question_text": "স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্রটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "সুকুমারী", "start_byte": 311, "limit_byte": 335}]} {"id": "-7761591178051528857-0", "language": "bengali", "document_title": "জিউস", "passage_text": "গ্রিক পুরাণে জিউস (pronounced/ˈzuːs/(deprecated template) বা /ˈzjuːs/; প্রাচীন গ্রিক: Ζεύς জ়্‌দেউ্যস্‌, আধুনিক গ্রিক: Δίας, Dias) হলেন \"দেবগণ ও মানবজাতির পিতা\"। হেসিয়ডের থিওজেনি অনুসারে, তিনি পরিবারের পিতার ন্যায় মাউন্ট অলিম্পাসের অলিম্পিয়ানদের শাসন করতেন। গ্রিক পুরাণে তিনি ছিলেন আকাশ ও বজ্রের দেবতা। গ্রিকদের বিশ্বাসে তিনি দেবরাজ। জিউস নিরন্তর বিশ্বব্রহ্মাণ্ডকে পর্যবেক্ষণ করেন। পসেনিয়াস লিখেছেন, \"জিউস স্বর্গের রাজা, এই প্রবাদটি সকলেই জানেন।\"[1] হেসিয়ডের থিওজেনি গ্রন্থের মতে, জিউস বিভিন্ন দেবতাদের মধ্যে তাঁদের দায়িত্ব বণ্টন করে দেন। হোমারীয় স্তোত্রাবলি-তেও তাঁকে দেবতাদের প্রধান বলা হয়েছে। হেসিয়ডের থিওজেনি গ্রন্থে তাঁকে \"দেবগণ ও মানবজাতির পিতা\" বলেও অভিহিত করা হয়েছে। তাঁর প্রতীকগুলি হল বজ্র, ঈগল, ষাঁড় ও ওক। ইন্দো-ইউরোপীয় ঐতিহ্যের এই সকল নিদর্শনগুলি ছাড়াও, এই ধ্রুপদি \"মেঘ-সমাবেশকারী\" প্রাচীন নিকট প্রাচ্য থেকেও কিছু মূর্তিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য অর্জন করেছেন। এর উদাহরণ হল রাজদণ্ড। গ্রিক শিল্পীরা মূলত দুটি ভঙ্গিতে জিউসের মূর্তিগুলি নির্মাণ করেছেন: প্রথমত, দণ্ডায়মান অবস্থায় দ্রুত-অগ্রসর হওয়ার ভঙ্গিতে, যেখানে তিনি ডান হাতে বজ্র উঁচিয়ে থাকেন এবং দ্বিতীয়ত রাজসভায় উপবিষ্ট মূর্তিতে।", "question_text": "গ্রিক পুরাণ মতে জিউস কিসের দেবতা ?", "answers": [{"text": "আকাশ ও বজ্রের", "start_byte": 661, "limit_byte": 696}]} {"id": "4298196448474659710-3", "language": "bengali", "document_title": "রামায়ণ", "passage_text": "রামায়ণের শ্লোকগুলি ৩২-অক্ষরযুক্ত অনুষ্টুপ ছন্দে রচিত। পরবর্তীকালের সংস্কৃত কাব্য এবং ভারতীয় জীবন ও সংস্কৃতিতে এই কাব্যের প্রভাব অপরিসীম। মহাভারত মহাকাব্যের মতোই রামায়ণও একটি কাহিনিমাত্র নয়: হিন্দু ঋষিদের শিক্ষা দার্শনিক ও ভক্তি উপাদান সহ আখ্যানমূলক উপমার মাধ্যমে উপস্থাপিত হয়েছে এই মহাকাব্যে। ভারতের সংস্কৃতি চেতনার মৌলিক উপাদানগুলিই প্রতিফলিত হয়েছে রাম, সীতা, লক্ষ্মণ, ভরত, হনুমান ও রাবণ চরিত্রগুলির মধ্যে।", "question_text": "প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য রামায়ণের শ্লোকগুলো কয়টি অক্ষরযুক্ত ?", "answers": [{"text": "৩২", "start_byte": 56, "limit_byte": 62}]} {"id": "7845069419413269420-2", "language": "bengali", "document_title": "হুমায়ূন আহমেদ", "passage_text": "১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী তাঁকে আটক করে এবং নির্যাতনের পর হত্যার জন্য গুলি চালায়। তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে যান।[2] হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাস নন্দিত নরকে, ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয়। সত্তর দশকের এই সময় থেকে শুরু করে মৃত্যু অবধি তিনি ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কারিগর। এই কালপর্বে তাঁর গল্প-উপন্যাসের জনপ্রিয়তা ছিল তুলনারহিত। তাঁর সৃষ্ট হিমু এবং মিসির আলি ও শুভ্র চরিত্রগুলি বাংলাদেশের যুবকশ্রেণীকে গভীরভাবে উদ্বেলিত করেছে। বিজ্ঞান কল্পকাহিনীও তাঁর সৃষ্টিকর্মের অন্তর্গত, তাঁর রচিত প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী তোমাদের জন্য ভালোবাসা। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রসমূহ পেয়েছে অসামান্য দর্শকপ্রিয়তা। তবে তাঁর টেলিভিশন নাটকগুলি ছিল সর্বাধিক জনপ্রিয়। সংখ্যায় বেশি না হলেও তাঁর রচিত গানগুলোও জনপ্রিয়তা লাভ করে। তাঁর অন্যতম উপন্যাস হলো মধ্যাহ্ন, জোছনা ও জননীর গল্প, মাতাল হাওয়া, লীলাবতী, কবি, বাদশাহ নামদার ইত্যাদি। বাংলা সাহিত্যের উপন্যাস শাখায় অসামান্য অবদানের জন্য তিনি ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমি প্রদত্ত বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে তাঁর অবদানের জন্য ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে একুশে পদকে ভূষিত করে।", "question_text": "প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাসটি কবে প্রথম প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭২ সালে", "start_byte": 551, "limit_byte": 576}]} {"id": "2082547034728141501-35", "language": "bengali", "document_title": "এশিয়া", "passage_text": "এশিয়ার মধ্যে সাম্প্রতিক খুব উচ্চ প্রবৃদ্ধি দেশগুলোঃ ইসরায়েল, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, মঙ্গোলিয়া, উজবেকিস্তান, সাইপ্রাস ও ফিলিপাইন, এবং খনিজ সমৃদ্ধ দেশগুলির মধ্যে রয়েছে কাজাখস্তান, তুর্কমেনিস্তান, ইরান, ব্রুনাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, কুয়েত, সৌদি আরব, বাহরাইন এবং ওমান।", "question_text": "কাতার কোন মহাদেশের অন্তর্গত ?", "answers": [{"text": "এশিয়া", "start_byte": 0, "limit_byte": 18}]} {"id": "8886169143523407595-14", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের ভূগোল", "passage_text": "কারাকোরাম বিতর্কিত জম্মু ও কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত। এই পর্বতমালার প্রায় ৬০টি শৃঙ্গের উচ্চতা ৭০০০ মিটার বা ততোধিক। এর মধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ কে২ (উচ্চতা ৮৬১১ মিটার) অন্যতম। মাউন্ট এভারেস্টের (উচ্চতা ৮৮৪৮ মিটার) তুলনায় এই শৃঙ্গের উচ্চতা মাত্র ২৩৭ মিটার কম। কারাকোরামের দৈর্ঘ্য প্রায় ৫০০ কিলোমিটার। মেরু অঞ্চলের বাইরে কারাকোরামেই সর্বাধিক সংখ্যক হিমবাহের দেখা মেলে। সিয়াচেন হিমবাহ (দৈর্ঘ্য ৭০ কিলোমিটার) ও বিয়াফো হিমবাহ (দৈর্ঘ্য ৬৩ কিলোমিটার) মেরু অঞ্চলের বাইরে বিশ্বের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দীর্ঘতম হিমবাহ। .[12] কারাকোরামের উত্তর-পশ্চিম সীমার ঠিক পশ্চিমে অবস্থিত হিন্দুরাজ পর্বতশ্রেণী। এর পিছনেই অবস্থিত হিন্দুকুশ পর্বতশ্রেণী। কারাকোরামের দক্ষিণ সীমা নির্ধারিত করেছে গিলগিট সিন্ধু ও শায়োক নদী। এই তিন নদীই কারাকোরামকে হিমালয়ের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে।", "question_text": "সিয়াচেন হিমবাহের দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "৭০ কিলোমিটার", "start_byte": 1101, "limit_byte": 1135}]} {"id": "5500410516712011752-7", "language": "bengali", "document_title": "সুফিয়া কামাল", "passage_text": "সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি তাঁর সাহিত্যচর্চা চলতে থাকে। ১৯৩৭ সালে তাঁর গল্পের সংকলন কেয়ার কাঁটা প্রকাশিত হয়। ১৯৩৮ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ সাঁঝের মায়ার মুখবন্ধ লেখেন কাজী নজরুল ইসলাম। বইটি বিদগ্ধজনের প্রশংসা কুড়ায় যাদের মাঝে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।", "question_text": "বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "সাঁঝের মায়া", "start_byte": 406, "limit_byte": 440}]} {"id": "-434066273397467626-0", "language": "bengali", "document_title": "একন", "passage_text": "একন বা আলিয়াউনে বাদারা একন থিয়াম[1] (English: Akon বা Aliaune Damala Badara Thiam উচ্চরণ: /ˈeɪkɒn/),[2] একজন সেনেগালেস- আমেরিকান রিদম এ্যান্ড ব্লুজ গায়ক-গীতিকার, রেকর্ড প্রযোজক, ব্যবসায়ী এবং মানবপ্রেমিক। তিনি ২০০৪ সালে, তাঁর প্রথম অ্যালবাম ট্রাবল থেকে প্রথম একক গান \"লকড আপ\" -এর মুক্তির মাধ্যমে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তাঁর দ্বিতীয় কনভিক্টেড অ্যালবামের একটি \"স্ম্যাক দ্যাট\" গানের জন্য তিনি গ্র্যামি পুরস্কার মনোনয়ন পান। কনভিক্ট মিউজিক এবং কন লাইভ ডিস্ট্রিবিউসান নামে তিনি দুটো রেকর্ড লেবেল স্থাপন করেছেন। একন অনেক সময় অন্য শিল্পীদের জন্য হুক্স বা অতিথি শিল্পী হিসাবে গেয়ে থাকেন, যা এ পর্যন্ত প্রায় ৩০০টির বেশি অনুষ্ঠানে তিনি অংশ গ্রহণ করে এসেছেন এবং \"বিলবোর্ড\" হট ১০০ গানের তালিকায় ৪০তম স্থানে রয়েছে। একক শিল্পী হিসাবে তিনিই প্রথম যিনি বিলবোর্ড হট ১০০ চার্টে (সঙ্গীত তালিকা বিশেষ) এক সঙ্গে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানটি দুবার অর্জন করেছিলে।[3]", "question_text": "একন বা আলিয়াউনে বাদারা একন থিয়ামের সর্বপ্রথম একক অ্যালবামটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "ট্রাবল", "start_byte": 552, "limit_byte": 570}]} {"id": "-8045997562526390537-0", "language": "bengali", "document_title": "অদ্বৈত মল্লবর্মণ", "passage_text": "অদ্বৈত মল্লবর্মণ (১লা জানুয়ারি, ১৯১৪- ১৬ই এপ্রিল, ১৯৫১) বাঙালি ঔপন্যাসিক ও সাংবাদিক। তৎকালীন কুমিল্লা জেলার অধীনে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মহকুমার গোকর্ণঘাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিতাস একটি নদীর নাম শিরোনামের একটিমাত্র উপন্যাস লিখে তিনি বাংলা সাহিত্যের চিরস্মরণীয় ও অমর প্রতিভা হিসেবে সবিশেষ স্বীকৃতি লাভ করেন। এই উপন্যাসটি সর্বপ্রথম 'মাসিক মোহাম্মদী' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।", "question_text": "বাঙালি ঔপন্যাসিক ও সাংবাদিক অদ্বৈত মল্লবর্মণের প্রথম উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "তিতাস একটি নদীর নাম", "start_byte": 465, "limit_byte": 516}]} {"id": "6644593634362949760-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল ১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের সশস্ত্র সংগ্রাম, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি নিধনে ঝাঁপিয়ে পড়লে একটি জনযুদ্ধের আদলে গেৱিলাযুদ্ধ তথা স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে।[21] ২৫ মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ঢাকায় অজস্র সাধারণ নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পুলিশ ও ই.পি.আর.-কে হত্যা করে এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল আওয়ামী লীগ প্রধান বাঙালিদের তৎকালীন জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে। পার্বত্য চট্টগ্ৰামেৱ কালুৱঘাট বেতাৱ কেন্দ্ৰো থেকে ৮ম পূৰ্ব বেঙ্গল ৱেজিমেন্টেৱ উপ প্ৰধান মেজৱ জিয়াউর ৱহমান ও চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতা এম. এ. হান্নান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালি জাতির স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ\n[22][23][24]", "question_text": "১৯৭১ সালের কোন তারিখে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সূচনা হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "২৫ মার্চ", "start_byte": 569, "limit_byte": 591}]} {"id": "7005498608877883537-0", "language": "bengali", "document_title": "আজটেক সাম্রাজ্য", "passage_text": "আজটেক সাম্রাজ্য (English: Aztec) (১৪২৫-১৫২১) ছিল সমসাময়িককালের মধ্য আমেরিকার সবচেয়ে সমৃদ্ধ ও ক্ষমতাধারী শক্তি। আদিবাসি আমেরিকানদের এই সাম্রাজ্য পশ্চিমে মেক্সিকো উপত্যকা থেকে পূর্বে মেক্সিকো উপসাগর এবং দক্ষিণে বর্তমান গুয়াতেমালা পর্যন্ত প্রসারিত ছিল। ১৫২১ সালে স্পেনের নাবিক হার্মান্দো কোর্টেস মেক্সিকো স্পেনীয়রা দখল করে নিলে এই সাম্রাজ্যের অবসান ঘটে।", "question_text": "আজটেক সাম্রাজ্যের পতন কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৫২১ সালে", "start_byte": 659, "limit_byte": 684}]} {"id": "2753485050685753364-0", "language": "bengali", "document_title": "পুরকৌশল", "passage_text": "পুরকৌশল হল পেশাদার প্রকৌশল ব্যবস্থার একটি অন্যতম শাখা যেখানে নকশা, নির্মাণ কৌশল, বাস্তবিক বা প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা পরিবেশের ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা করা হয় যার মধ্যে সেতু, রাস্তা, পরিখা, বাঁধ, ভবন ইত্যাদি নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত।মূলত পৃথিবীর সর্বত্র পুরকৌশলীদের কাজ রয়েছে। [1][2][3] সামরিক প্রকৌশল ব্যবস্থার পর পুরকৌশল হল সবচেয়ে পুরাতন প্রকৌশল ব্যবস্থা[4] এবং ইহা অসামরিক ও সামরিক প্রকৌশল ব্যবস্থার মধ্যে পার্থক্যকারী বিভাগ।[5] পুরকৌশলকে ঐতিহ্যগতভাবে বেশ কিছু উপ-শাখায় বিভক্ত করা হয় যেমন স্থাপত্য প্রকৌশল, পরিবেশ প্রকৌশল, জিওট্যাকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ভূপ্রকৃতিবিদ্যা, ভুগণিত, নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশল, স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ভূমিকম্প প্রকৌশল, পরিবহন প্রকৌশল, পৃথিবী বিজ্ঞান, বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান, ফরেনসিক প্রকৌশল, পৌর বা শহুরে প্রকৌশল, পানি সম্পদ প্রকৌশল, উপকরণ প্রকৌশল, উপকূলবর্তী ইঞ্জিনিয়ারিং, মহাকাশ প্রকৌশল, পরিমাণ জরিপ, উপকূলীয় প্রকৌশল,[4] মাপজোপ, পরিবেশবিজ্ঞান, ভূতত্ববিদ্যা, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা, অবকাঠামো প্রকৌশল, বস্তুবিদ্যা, জলবিজ্ঞান, ভূমি জরিপ এবং নির্মাণ প্রকৌশল।[6] সরকারী-বেসরকারী সকল বিভাগেই পুরকৌশল সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।", "question_text": "সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বাংলা পরিভাষা কী ?", "answers": [{"text": "পুরকৌশল", "start_byte": 0, "limit_byte": 21}]} {"id": "-7500196470940313793-2", "language": "bengali", "document_title": "জরায়ু", "passage_text": "গর্ভধারণের সময় ছাড়া মানুষের জরায়ু আকারে মাত্র কয়েক সেন্টিমিটার ব্যাস বিশিস্ট। জরায়ু একটি পেশিবহুল অঙ্গ। এর আকৃতি অনেকটা নাশপাতির মতো। জরায়ুকে চারটি পর্বে ভাগ করা যায়। যথা: ফান্ডাস (জরায়ু), কর্পাস, সারভিক্স, এবং অন্তঃস্থ অরফিস।", "question_text": "মানবদেহের জরায়ু কি আকৃতির হয় ?", "answers": [{"text": "নাশপাতির মতো", "start_byte": 339, "limit_byte": 373}]} {"id": "4379070880338293080-6", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিস ইভানস (অভিনেতা)", "passage_text": "দ্য নিউকামার্স (২০০০) ও নট অ্যানাদার টিন মুভি (২০০১) ছবিতে অভিনয় করার পর[15] ইভানস দ্য পারফেক্ট স্কোর (২০০৪) ও সেলুলার (২০০৪) ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন। এরপর তিনি শিকাগোতে দুটি ইন্ডিপেনডেন্ট চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেন। এই ছবি দুটি ছিল ডার্ক উইটেনবর্নের ফিয়ার্স পিপল (২০০৫) ও লন্ডন (২০০৫)। ফিয়ার্স পিপল ছবিতে ইভানস খলনায়ক ব্রাইস চরিত্রে এবং লন্ডন ছবিতে সম্পর্কের জটিলতা-সংক্রান্ত সমস্যায় দুশ্চিন্তাগ্রস্থ এক ড্রাগ ব্যবহারকারীর চরিত্রে অভিনয় করেন।[16] ২০০৫ সালে কমিক বুক অবলম্বনে নির্মিত ফ্যান্টাস্টিক ফোর চলচ্চিত্রে সুপারহিরো হিউম্যান টর্চ চরিত্রে অভিনয় করেন ইভানস। ২০০৭ সালে নির্মিত উক্ত ছবির সিকোয়েল ফ্যান্টাস্টিক ফোর: রাইজ অফ দ্য সিলভার সারফার-এও তিনি একই চরিত্রে অভিনয় করেন।[17] সেই বছর তিনি ড্যানি বয়েলের কল্পবিজ্ঞান চলচ্চিত্র সানশাইন-এ (২০০৭) ইঞ্জিনিয়ার থেকে মহাকাশচারীতে পরিণত হওয়া চরিত্র মেসের ভূমিকায় অভিনয় করেন।[18]", "question_text": "মার্কিন অভিনেতা ক্রিস্টোফার রবার্ট \"ক্রিস\" ইভানস অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "দ্য নিউকামার্স", "start_byte": 0, "limit_byte": 40}]} {"id": "-6132646761184477122-2", "language": "bengali", "document_title": "সঞ্জয় দত্ত", "passage_text": "সঞ্জয় এর পিতামাতা হচ্ছেন প্রয়াত হিন্দি চলচ্চিত্র অভিনেতা-অভিনেত্রী সুনীল দত্ত এবং নার্গিস, যারা দুজনেই বলিউড চিত্র জগতে সুপরিচিত ছিলেন। সঞ্জয় একজন ধার্মিক মানুষ, হিন্দু ধর্মের প্রতি তাঁর প্রগাঢ় আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে।[2] তাঁর মা নার্গিস ১৯৮১ সালে মারা যান, এই ১৯৮১ সালে সঞ্জয় অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র 'রকি' মুক্তি পায়, চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাবার আগেই নার্গিস মারা যান, অনেকে মনে করেন মা নার্গিসের মৃত্যুর শোকেই সঞ্জয় মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছিলেন।[3] শিশুশিল্পী হিসেবে সঞ্জয় ১৯৭২ সালের চলচ্চিত্র 'রেশমা অর শেরা'তে অভিনয় করেছিলেন, চলচ্চিত্রটিতে তাঁর বাবা সুনীল দত্ত ছিলেন, সঞ্জয়কে চলচ্চিত্রটিতে কিছুক্ষণের জন্য বাচ্চা কাওয়ালি গায়ক হিসেবে দেখানো হয়।[4]", "question_text": "সঞ্জয় বলরাজ দত্ত অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "রকি", "start_byte": 807, "limit_byte": 816}]} {"id": "-6211714822236945314-0", "language": "bengali", "document_title": "নবদ্বীপ", "passage_text": "নবদ্বীপ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের নদিয়া জেলার একটি সুপ্রাচীন শহর ও পৌরসভা এলাকা। নবদ্বীপ চৈতন্য মহাপ্রভুর জন্য বিখ্যাত। নবদ্বীপ পৌরসভা ১৮৬৯ সালে স্থাপিত। বাংলায় সেন রাজাদের আমলে (১১৫৯ - ১২০৬) নবদ্বীপ ছিল রাজধানী। ১২০২ সালে রাজা লক্ষ্মণ সেনের সময় বখতিয়ার খিলজি নবদ্বীপ জয় করেন[1] যা বাংলায় মুসলিম সাম্রাজ্যের সূচনা করে। নবদ্বীপ ছিল সেই সময়ে বিদ্যালাভের পীঠস্থান ও একে বলা হত বাংলার অক্সফোর্ড।[2]", "question_text": "নবদ্বীপ জায়গাটি কোন রাজ্যে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "পশ্চিমবঙ্গ", "start_byte": 41, "limit_byte": 71}]} {"id": "8102492585965449891-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআনে সর্বমোট কতগুলো সূরা আছে ?", "answers": [{"text": "১১৪", "start_byte": 500, "limit_byte": 509}]} {"id": "-5063913612354264485-43", "language": "bengali", "document_title": "নেলসন ম্যান্ডেলা", "passage_text": "ম্যান্ডেলার প্রথম স্ত্রী ছিলেন ইভিলিন ন্‌তোকো মাসে। ম্যান্ডেলার মতোই তাঁরও বাড়ি ছিল ট্রান্সকেই অঞ্চলে। জোহানেসবার্গে তাঁদের দুজনের পরিচয় হয়।[73] ১৩ বছর সংসার করার পর ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দে তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। ম্যান্ডেলার অনুপস্থিতি এবং সংসার ফেলে রাজনৈতিক আন্দোলনে ম্যান্ডেলার বেশি সময় দেওয়াই ছিলো এই বিয়ে ভাঙার কারণ। তার ওপর ইভিলিন ছিলেন খ্রিস্টধর্মের জেহোভা'স উইটনেস মতাদর্শের অনুসারী, যাতে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ছিল।[74] Evelyn Mase died in 2004.[75] ইভিলিন ও ম্যান্ডেলার দুই পুত্র সন্তান (মাদিবা থেম্বেকিল (থেম্বি) (১৯৪৬-১৯৬৯) এবং মাকাগাথ ম্যান্ডেলা (১৯৫০-২০০৫)) এবং দুই কন্যা সন্তান (দুজনের নামই মাকাযিওয়ে ম্যান্ডেলা, জন্ম ১৯৪৭ ও ১৯৫৩ সালে)। প্রথম কন্যা সন্তানটি ৯ মাস বয়সে মারা যায়। দ্বিতীয় কন্যার নামটি ম্যান্ডেলা প্রথম কন্যার নামানুসারেই রাখেন।[76] ম্যান্ডেলার এই চারজন সন্তানই ওয়াটারফোর্ড কামহ্লাভা এলাকার ইউনাইটেড ওয়ার্ল্ড কলেজে পড়াশোনা করে।[77] ম্যান্ডেলার জ্যেষ্ঠ পুত্র থেম্বি ২৫ বছর বয়সে ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান। এসময় ম্যান্ডেলা কারাগারে বন্দি ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার ম্যান্ডেলাকে তাঁর পুত্রের অন্তেষ্টিক্রিয়ায় অংশ নিতে দেয়নি।[78] মাকাতাথ ২০০৫ খ্রিস্টাব্দে ৫৪ বছর বয়সে এইডসে মারা যান। [79]", "question_text": "নেলসন রোলিহ্লাহ্লা ম্যান্ডেলার স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "ইভিলিন ন্‌তোকো মাসে", "start_byte": 85, "limit_byte": 138}]} {"id": "2211439120754768754-2", "language": "bengali", "document_title": "পরমাণু", "passage_text": "ভারতীয় দার্শনিক কণাদ খ্রীস্টের জন্মের ৬০০ বছর আগে পরমাণুর ধারণা দেন । তিনি বলেন সকল পদার্থই ক্ষুদ্র এবং অবিভাজ্য কণিকা দ্বারা তৈরী।পরমাণু তত্ত্ব গ্রিক দার্শনিকেরা পরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ ব্যবহার করে নয়, বরং দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে পদার্থের তত্ত্ব নির্মাণের চেষ্টা করেন। এ ধারার প্রথম দার্শনিক ছিলেন মিলেতুসের লেউকিপ্পুস (খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতাব্দী)। তাঁর বিখ্যাত শিষ্য আবদেরার ডেমোক্রিটাস খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০অব্দে পদার্থ যেসব অতিক্ষুদ্র অবিভাজ্য কণা দিয়ে গঠিত তাদের নাম দেন 'এটমস'(গ্রিক: Atomos), যার আক্ষরিক অর্থ “অবিভাজ্য”(indivisible) । ডেমোক্রিটাস বিশ্বাস করতেন পরমাণুগুলি সুষম, শক্ত, অসংকোচনীয় ও এগুলি ধ্বংস করা যায় না। তিনি মনে করতেন পরমাণুর আকার, আকৃতি ও বিন্যাস পদার্থের ধর্ম নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন প্রবাহী পদার্থের পরমাণুগুলি মসৃণ তাই সহজেই একে অপরের ওপর দিয়ে গড়িয়ে যায়। কিন্তু কঠিন পদার্থের পরমাণুগুলি খাঁজকাটা ও অমসৃণ তাই এক অপরের সাথে আটকে থাকে। পরমাণু ছাড়া পদার্থের বাকী অংশ কেবলই শূন্যস্থান। দেমোক্রিতুসের দর্শনে পরমাণু শুধু পদার্থের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, মানুষের আত্মা ও ইন্দ্রিয়ের ধারণার সাথেও এটি জড়িত। যেমন তিনি মনে করতেন পদার্থের টক স্বাদ সূঁচালো পরমাণুর কারণে আর সাদা রঙ মসৃণ পরমাণুর কারণে সৃষ্টি হয়। মানুষের আত্মার পরমাণুগুলিকে মনে করা হত খুবই মিহি ধরনের। পরবর্তীতে সামোসের এপিকুরুস (৩৪১-২৭০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) দেমোক্রিতুসের দর্শন ব্যবহার করে প্রাচীন গ্রিকদের কুসংস্কার দূর করার চেষ্টা করেন। তিনি বলেন মহাবিশ্বের সবকিছুই পরমাণু ও শূন্যস্থান নিয়ে গঠিত, তাই গ্রিক দেবতারাও প্রাকৃতিক নিয়মের ঊর্ধ্বে নন। পরবর্তীতে প্লাতো ও আরিস্তোতল দেমোক্রিতুসের দর্শনের বিরোধিতা করেন। প্লাতো এটা মানতে চাননি যে সৌন্দর্য ও মহত্ব বস্তুবাদী পরমাণুর যান্ত্রিক প্রকাশ। আর আরিস্তোতল শূন্যস্থানের ধারণা প্রত্যাখ্যান করেন কেননা ভিন্ন ভিন্ন বস্তু একই বেগে শূন্যস্থান অতিক্রম করবে এটা তিনি কল্পনা করতে পারেননি। আরিস্তোতলের এই ধারণা মধ্যযুগীয় খ্রিস্টান ইউরোপে প্রভাব বিস্তার করে। রোমান ক্যাথোলিক পুরোহিতেরা দেমোক্রিতুসের দর্শনকে বস্তুবাদী ও নাস্তিক চিহ্নিত করে প্রত্যাখ্যান করেন।", "question_text": "কত সালে পরমাণু সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় ?", "answers": [{"text": "খ্রীস্টের জন্মের ৬০০ বছর আগে", "start_byte": 60, "limit_byte": 136}]} {"id": "5419124758885617138-0", "language": "bengali", "document_title": "বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধি", "passage_text": "বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধি বাংলাদেশের খুলনা জেলার রূপসা নদীর তীরে অবস্থিত। ১৯৭১ সালের ১০ই ডিসেম্বর খুলনায় শহীদ হন মোহাম্মদ রুহুল আমিন। বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর মুক্তিযুদ্ধে সর্বচ্চ আত্মত্যাগের কারনে মোহাম্মদ রুহুল আমিনকে সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ তে ভূষিত করা হয়।", "question_text": "মোহাম্মদ রুহুল আমিন কত সালে শহীদ হন ?", "answers": [{"text": "১৯৭১ সালের ১০ই ডিসেম্বর", "start_byte": 212, "limit_byte": 275}]} {"id": "227703941551420524-0", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনালের তালিকা", "passage_text": "\nক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল তালিকায় ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাত্র ৫টি ক্রিকেট দলের অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল ১৯৭৫ সাল থেকে অদ্যাবধি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় বিজয়ী হয়ে ট্রফি জয়ে সক্ষমতা দেখিয়েছে। সর্বপ্রথম ১৯৭৫ সালে ইংল্যান্ডে ক্রিকেটের এই বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার সূচনা ঘটে।[1] এ ক্রীড়ার বৈশ্বিক পরিচালনা পরিষদ হিসেবে আইসিসি’র সদস্য দেশের পুরুষ জাতীয় ক্রিকেট দলের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়।[2] চার বছর অন্তর ক্রিকেট বিশ্বকাপের সর্বশেষ আসরটি ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়।[3] এতে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল নিউজিল্যান্ড দলকে পরাভূত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।", "question_text": "ইংল্যান্ড আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলটি সর্বপ্রথম কত সালে আই.সি.সি ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলেছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৭৫", "start_byte": 917, "limit_byte": 929}]} {"id": "5251581558143506326-0", "language": "bengali", "document_title": "এড শিরান", "passage_text": "এডওয়ার্ড ক্রিস্টোফার শিরান, MBE (জন্ম ১৭ ফেব্রুয়ারী ১৯৯১)[5] একজন ব্রিটিশ গায়ক-গীতিকার, গিটারিষ্ট এবং রেকর্ড প্রযোজক। তার জন্ম ইংল্যান্ডের হ্যালিফাক্স শহরের ওয়েষ্ট ইয়র্কশ্যায়ার পৌরসভায়, এবং তিনি প্রতিপালিত হন ফ্রামলিংহ্যাম শহরের সুফল্ক নামক স্থানে। ২০০৯ সালে তার বয়স যখন ১৮, তখন তিনি গির্ডফোর্ড শহরের সোরে নামক স্থানের একাডেমী অব কন্টেমপোরারী মিউজিক গানের স্কুলে স্নাতকার্থী হিসেবে ভর্তি হয়েছিলেন। [6][7] ২০০৯ সালের প্রথম দিকে, শিরান তার প্রথম কোন স্বাধীন কাজ , নাম্বার.৫ কলেবোরেশনস প্রজেক্ট প্রকাশ করেন. এসিলাম রেকর্স এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর, তিনি তার আত্বপ্রকাশকারী অ্যালবাম , + (\"প্লাস\" হিসেবেও বলা যায়) প্রকাশ করেন, যেটির প্রকাশ কাল ছিল ২০১১ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর, এটি এখন পযন্ত যুক্তরাজ্যে ৭ বার প্লাটিনাম অ্যালবাম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এই অ্যালবামটিতেই রয়েছে \"দ্য এ টিম\" নামক এককটি, যে এককটি দ্বারা তিনি সেরা গান হিসেবে, সেরা গানের কথার জন্য ইভর নোভেল্লো অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন। [8] ২০১২ সালের নভেম্বরে শিরান সেরা ব্রিটিশ পুরুষ সোলো গায়ক এবং সাফল্যমন্ডিত ব্রিটিশ কাজ হিসেবে ব্রিট অ্যাওয়ার্ডস জিতে নেন। [9]\n২০১২ সাল থেকে বিদেশে শিরানের জনপ্রিয়তা ব্যাপকভাবে বাড়তে শুরু করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তাকে গায়িকা টেইলর সুইফ্ট এর ৪র্থ স্টুডিও অ্যালবাম রেড\" এ তাকে অতিথি শিল্পী হিসেবে উপস্থিত হতে দেখা গিয়েছিল। [10] \"দ্য এ টিম\" গানটি বছরের সেরা গান হিসেবে ২০১৩ গ্রামি অ্যাওয়ার্ডস এ মনোনয়ন পেয়েছিল, তিনি সেখানে এই গানটি ইল্টন জনের সাথে পরিবেশন করেছিলেন। [11][12] ২০১৩ সালে তিনি তার অনেক সময়-ই উত্তর আমেরিকা অন্চলে টেইলর সুইফ্টের দ্য রেড ট্যুরে ব্যয় করেন। [13] ২০১৪ সালে ২৩শে জুনে তিনি তার দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম, x ( \"মাল্টিপ্লাই\" হিসেবেও বলা যায়) প্রকাশ করেন। [14] এবং এটি যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে তালিকা গুলোয় সবার উপরে উঠে আসে। ২০১৫ সালে, তার x অ্যালবামটি বছরের সেরা অ্যালবাম হিসেবে \"দ্য ব্রিট অ্যওয়ার্ডস\" পেয়ে যায়, এবং তিনি বছরের সেরা গীতিকার হিসেবে ইভর নভেল্লো অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন। তার x অ্যালবামের \"থিংকিং আউট লাউড\" এককটি তাকে দুটি গ্রামি অ্যাওয়ার্ড জিততে সাহায্য করে, তিনি ২০১৬ অনুষ্ঠানে: বছরের সেরা গান এবং সেরা পপ সোলো পরিবেশন এর জন্য দুটি গ্রামি পুরষ্কার পেয়েছিলেন।\nশিরান তার ৩য় স্টুডিও অ্যালবাম, ÷ (\"ডিভাইড\" হিসেবেও বলা যায়)প্রকাশ করেন ২০১৭ সালের মার্চে। এই অ্যালবামটিও যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র সহ আরো অনেক দেশের সেরা অ্যালবামের তালিকা গুলোয় সবার শীর্ষে উঠে আসে। অ্যালবামটি থেকে আসা প্রথম দুটি একক \"সেইপ অব ইউ\" এবং \"কেসেল অন দ্য হিল\" তিনি অ্যালবামটি প্রকাশ করার আগেই কিছু কাল আগেই প্রকাশ করেছিলেন, একক দুটি ২০১৭ সালের জানুয়ারী মাসে প্রকাশ করা হয় এবং কয়েকটি দেশে একক দুটো অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে, দেশগুলোর মধ্যে ব্রিটেন, অষ্ট্রেলিয়া, জার্মানীর মত দেশ গুলো অন্যতম, দুটি একক-ই গানের সেরা তালিকায় ১ম এবং ২য় অবস্থানে উঠে আসে। তিনিই প্রথম কোন সংগীত শিল্পী যার দুটি গান একই সাপ্তায় যুক্তরাষ্ট্রের সেরা ১০ গানের তালিকায় অাত্বপ্রকাশ করেছিল। ২০১৭ সালে ডেবরেটস তাদের করা, \"২০১৭ সালে যুক্তরাজ্যের সর্বাধিক প্রভাশালী ব্যক্তিদের তালিকা\"এ শিরানের নাম প্রকাশ করে। [15]", "question_text": "এডওয়ার্ড ক্রিস্টোফার শিরানের গাওয়া গানের প্রথম অ্যালবামের নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্লাস", "start_byte": 1567, "limit_byte": 1582}]} {"id": "-1411962617204693630-13", "language": "bengali", "document_title": "বাসা পরজীবীতা", "passage_text": "\n \nকয়েক প্রজাতির কোকিল মৌমাছিকে (Cuckoo bee) বাসা পরজীবী আখ্যা দেওয়া হলেও এরা আসলে ক্লিপ্টোপ্যারাসাইট, অর্থাৎ অন্যের বাসার খাবার পরোক্ষভাবে চুরি করে। এরা অন্য মৌমাছির বাসায় ডিম পেড়ে যায় আর এদের সন্তানরা পোষক মৌমাছির জমানো খাবার খায়; কিন্তু প্রত্যক্ষভাবে লালিত-পালিত হয় না। কয়েক প্রজাতির প্রজাপতির মধ্যেও বাসা পরজীবীতার প্রবণতা দেখা যায়। কোকিল মাছ (Synodontis multipunctata) নামের এক প্রজাতির মাছ বাসা পরজীবী।", "question_text": "একটি বাসা পরজীবী মাছের নাম কী ?", "answers": [{"text": "কোকিল মাছ", "start_byte": 904, "limit_byte": 929}]} {"id": "-5872190739625395537-4", "language": "bengali", "document_title": "শুঙ্গ সাম্রাজ্য", "passage_text": "৭৩ খ্রীস্টপূর্বে শুঙ্গ সাম্রাজ্যের পতনের পর কাণ্ব সাম্রাজ্য গড়ে ওঠে।", "question_text": "কোন সাম্রাজ্যের কাছে শুঙ্গ সাম্রাজ্যের পতন হয় ?", "answers": [{"text": "কাণ্ব", "start_byte": 120, "limit_byte": 135}]} {"id": "-704033985674620047-0", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস", "passage_text": "\nহ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস (ইংরেজি: Harry Potter and the Deathly Hallows) ব্রিটিশ লেখিকা জে. কে. রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাস সিরিজের সপ্তম ও সর্বশেষ খন্ড। বইটি ২০০৭ সালের ২১ জুলাই প্রকাশিত হয়। পূর্ববর্তী খন্ড হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য হাফ-ব্লাড প্রিন্স এর কাহিনীর ধারাবাহিকতায় এ বইটির প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে। এ বইটির মাধ্যমে হ্যারি পটার সিরিজের সমাপ্তি ঘটে।", "question_text": "হ্যারি পটার উপন্যাসটির মোট কতগুলো সিরিজ আছে ?", "answers": [{"text": "সপ্তম", "start_byte": 327, "limit_byte": 342}]} {"id": "-6560419343275776335-0", "language": "bengali", "document_title": "উইন্ডোজ ১০", "passage_text": "উইন্ডোজ ১০ হচ্ছে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমএর সর্বশেষ সংস্করণ। এটি উন্মোচিত হয় ২০১৪ সালের ১৪-ই সেপ্টেম্বর এবং ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই এটি মুক্তি পায়।মুক্তির পর এক বিবৃতে বলা হয়,এর পর মাইক্রোসফট আর নতুন কোনো অপারেটিং সিস্টেম উন্মোচন করবে না । উইন্ডোজ ১০ এর জন্য নতুন আপগ্রেড প্রদান করে তা আরোও উন্নত করবে [2]", "question_text": "উইন্ডোজের সর্বাধুনিক সংস্করণ কোনটি ?", "answers": [{"text": "উইন্ডোজ ১০", "start_byte": 0, "limit_byte": 28}]} {"id": "1652908994956995724-0", "language": "bengali", "document_title": "অপারেশন জ্যাকপট", "passage_text": "অপারেশন জ্যাকপট বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নৌ-সেক্টর পরিচালিত সফলতম গেরিলা অপারেশন। এটি ছিল একটি আত্মঘাতী অপারেশন। এ অপারেশন ১৯৭১-এর ১৫ আগস্ট রাত ১২টার পর অর্থাৎ ১৬ আগস্ট প্রথম প্রহরে চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর এবং দেশের অভ্যন্তরে চাঁদপুর ও নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরে একই সময়ে পরিচালিত হয়।[6] ১০নং সেক্টরের অধীনে ট্রেনিং প্রাপ্ত নৌ কমান্ডো যোদ্ধাদের অসীম সাহসিকতার নিদর্শন এই অপারেশন জ্যাকপট। এই গেরিলা অপারেশনে পাকিস্তানি বাহিনীর অনেকগুলো অস্ত্র ও রসদবাহী জাহাজ ধ্বংসপ্রাপ্ত ও বড় রকমের ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ও ধ্বংসপ্রাপ্ত জাহাজগুলোর মধ্যে পাকিস্তানি বাহিনীকে সাহায্যকারী অনেকগুলো বিদেশি জাহাজও থাকায় এই অপারেশন বাংলাদেশের যুদ্ধ এবং যোদ্ধাদেরকে সারা বিশ্বে পরিচিতি পাইয়ে দেয়।সারা বিশ্ব বুঝতে পারে বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে পাল্লা দিয়েই লড়ছে।", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নৌ-সেক্টর পরিচালিত অপারেশন জ্যাকপট কবে সংঘটিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭১-এর ১৫ আগস্ট রাত ১২টার পর", "start_byte": 358, "limit_byte": 433}]} {"id": "-6086822927092957391-13", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "টেক্সাসে বসবাসরত মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত নথি সংগ্রাহক মাহবুবুর রহমান জালাল বলেন, “বিভিন্ন সূত্র ও দলিল থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী এই প্রমাণিত হয় যে, ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যা ছিল তাঁর বা অন্য কারো হয়ে ঘোষণা দেয়ার অনেক পূর্বে।[26] ২৫ মার্চে মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক ভেঙে গেলে ইয়াহিয়া গোপনে ইসলামাবাদে ফিরে যান। এবং গণহত্যা চালানোর পর[27] পাকিস্তানি সেনারা সেই রাতেই বঙ্গবন্ধুসহ তার পাঁচ বিশ্বস্ত সহকারীকে গ্রেপ্তার করে। [28] গ্রেপ্তার হওয়ার পূর্বে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা লিখে যান। [29] মূল ঘোষণার অনুবাদ নিম্নরূপঃ\n", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে অন্য কি নামে অভিহিত করা হয় ?", "answers": [{"text": "মুক্তিযুদ্ধ", "start_byte": 88, "limit_byte": 121}]} {"id": "6397733831787114888-0", "language": "bengali", "document_title": "কৈলাশ সত্যার্থী", "passage_text": "কৈলাশ সত্যার্থী (Hindi: कैलाश सत्यार्थी; জন্ম: ১১ জানুয়ারি, ১৯৫৪) মধ্যপ্রদেশের বিদিশায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ভারতীয় শিশু অধিকার কর্মী ও নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী।[1] ১৯৯০-এর দশক থেকে ভারতে শিশু শ্রমের বিরুদ্ধে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। তাঁর সংগঠন বাচপান বাঁচাও আন্দোলন অক্টোবর, ২০১৪ সাল পর্যন্ত আশি হাজারেরও অধিক শিশুকে ক্রীতদাসত্বের বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে মুক্ত করেছে এবং তাদের পুণঃমিলন, পুণর্বাসন ও শিক্ষায় সহযোগিতা করেছে।[2] মালালা ইউসুফজাইয়ের সাথে যৌথভাবে তাঁকে ২০১৪ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। এ প্রসঙ্গে নোবেল কমিটি বলেছে যে, ‘শিশু ও তরুণদের নির্যাতনের বিপক্ষে অবস্থান গ্রহণ এবং সকল শিশুর শিক্ষার অধিকার ফিরিয়ে আনার প্রেক্ষাপটে তাঁকে এ পদক প্রদান করা হলো।’[3][4]", "question_text": "ভারতীয় শিশু অধিকার কর্মী কৈলাশ সত্যার্থী কত সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছিলেন ?", "answers": [{"text": "২০১৪", "start_byte": 1249, "limit_byte": 1261}]} {"id": "1937732384790147463-3", "language": "bengali", "document_title": "ইন্টেল কর্পোরেশন", "passage_text": "\nইন্টেল স্থাপিত হয় ১৯৬৮ সালে মাউন্টেন ভিউ, ক্যালিফোর্নিয়ায়। গর্ডণ ই. মুর (একজন রসায়নবিদ এবং পদার্থবিদ) এবং রবার্ট নয়েস (পদার্থবিদ এবং ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের সহকারী উদ্ভাবক) যখন \"ফেয়ারচাইল্ড সেমিকন্ডাক্টর\" ছেড়ে যান তখন তারা এটি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর এর তৃতীয় চাকুরীজিবী ছিল এ্যন্ডি গ্রুভ[10], একজন রাসায়নিক কারিগর যিনি এই কোম্পানিকে পরিচালনা করেন ১৯৮০ এর দশকের বেশিরভাগ এবং ১৯৯০ এর দশকের সময় যখন ইন্টেল উন্নতিলাভ করেছিল। \nপ্রথমদিকে মুর এবং নয়েচ চেয়েছিলেন কোম্পানির নাম রাখা হবে \"মুর নয়েচ\"[11]| কিন্তু এটি শুনতে প্রায় \"মোর নয়েজ\" এর মত শোনায় এবং ইলেক্ট্রনিক পণ্যের নামের সাথে মিলে না বিধায় এটি বাধ দেয়া হয়। এরপর প্রায় একবছর যাবৎ এনএম ইলেক্ট্রনিকস নামটি ব্যবহার করা হয় ইন্টেল নামটি দেয়ার আগে। এটি এসেছে ইন্টিগ্রেটেড ইলেক্ট্রনিকস থেকে সংক্ষেপে \"ইন্টেল\"[12]। তখন ইন্টেল নামটি একটি হোটেল চেইনের জন্য ট্রেডমার্ক ছিল এতেকরে ইন্টেলকে তাদের নামের অধিকার ক্রয় করতে হয়[13]।", "question_text": "ইন্টেল কর্পোরেশন কোম্পানি কে প্রতিষ্ঠা করেন ?", "answers": [{"text": "গর্ডণ ই. মুর (একজন রসায়নবিদ এবং পদার্থবিদ) এবং রবার্ট নয়েস", "start_byte": 169, "limit_byte": 325}]} {"id": "-2159856167812546140-0", "language": "bengali", "document_title": "মিয়ানমার", "passage_text": "মিয়ানমার বা মায়ানমার (Burmese: မြန်မာ মিয়ামা, আ-ধ্ব-ব: [mjəmà]); প্রাক্তন নাম ও কথ্যরূপ বর্মা বা বার্মা (Burmese: ဗမာ বামা, আ-ধ্ব-ব: [bəmà]); প্রাচীন নাম ব্রহ্মদেশ) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। মায়ানমারের আনুষ্ঠানিক নাম হল মায়ানমার প্রজাতন্ত্র (Burmese: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာ နိုင်ငံတော် [pjìdàʊɴzṵ θàɴməda̰ mjəmà nàɪɴŋàɴdɔ̀] পিডাওঁযু থাঁমাডা মিয়ামা নাইঁঙাঁড)। মায়ানমারের রাজধানী নেপিডো (နေပြည်တော် [nèpjìdɔ̀] নেপিড)। তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে \"মিয়ানমার\" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় \"ইয়াঙ্গুন\"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়।", "question_text": "মায়ানমারের পূর্ব নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "ব্রহ্মদেশ", "start_byte": 345, "limit_byte": 372}]} {"id": "-8878834667713983067-0", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বজনীন অবস্থান-নির্ণায়ক ব্যবস্থা", "passage_text": "বিশ্বজনীন অবস্থান-নির্ণায়ক ব্যবস্থা, যাকে মূল ইংরেজিতে Global Positioning System (গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম) ও সংক্ষেপে GPS (জিপিএস) নামে ডাকা হয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে উদ্ভাবিত একটি প্রযুক্তি।[1] প্রথম দিকে এর প্রয়োগ ছিল পুরোপুরি সামরিক। পরে জনসাধারণের নিমিত্তে এর ব্যবহার উন্মুক্ত করা হয়। এটি একটি কৃত্রিম উপগ্রহভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা। যেকোন আবহাওয়াতে পৃথিবী যেকোনো চলমান অবস্থান আর সময়ের তথ্য সরবরাহ করাটা এর মূল কাজ। জিপিএস এক ধরনের একমুখী ব্যবস্থা কারণ ব্যবহারকারীগণ উপগ্রহ প্রেরিত সঙ্কেত শুধুমাত্র গ্রহণ করতে পারে।\n\n", "question_text": "বিশ্বজনীন অবস্থান-নির্ণায়ক ব্যবস্থা প্রথম কোথায় চালু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকে", "start_byte": 486, "limit_byte": 550}]} {"id": "-7503944873369467267-1", "language": "bengali", "document_title": "শাফায়াত জামিল", "passage_text": "শাফায়াত জামিল মার্চ ১, ১৯৪০ তারিখে কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার খড়গমারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম এ এইচ এম করিমউল্লাহ এবং মায়ের নাম লায়লা জোহরা বেগম। তাঁর পিতা এএইচ করিমুল্লাহ ছিল ইস্ট পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস (জুডিশিয়াল) অফিসার ছিলেন। তার স্ত্রীর নাম রাশিদা শাফায়াত। তাঁদের তিন ছেলে। শাফায়াত জামিল ঢাকা কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমী থেকে শিক্ষা গ্রহন করেন। তিনি ঐ একাডেমীতে জেনারেল পারভেজ মুশাররফের (পরবর্তীতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট) সহপাঠি ছিলেন।", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল শাফায়াত জামিলের মায়ের নাম কী ?", "answers": [{"text": "লায়লা জোহরা বেগম", "start_byte": 409, "limit_byte": 456}]} {"id": "-2618192972970065200-3", "language": "bengali", "document_title": "রক্ত", "passage_text": "রক্তের তরল, হালকা হলুদাভ অংশকে রক্তরস (plasma) বলে। রক্তকণিকা ব্যতীত রক্তের বাকি অংশই রক্ত রস। মেরুদন্ডী প্রাণিদের রক্তের প্রায় ৫৫% রক্তরস।", "question_text": "রক্তের তরল হালকা হলুদাভ অংশকে কি বলা হয় ?", "answers": [{"text": "রক্তরস", "start_byte": 81, "limit_byte": 99}]} {"id": "-1356663642183591143-1", "language": "bengali", "document_title": "সিন্ধু সভ্যতা", "passage_text": "পূর্ণবর্ধিত সময়কালে এই সভ্যতা হড়প্পা সভ্যতা নামে পরিচিত। হড়প্পা ছিল এই সভ্যতার প্রথম আবিষ্কৃত শহরগুলির অন্যতম। ১৯২০-এর দশকে তদনীন্তন ব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্যের ফলে এই শহরটি আবিষ্কৃত হয়।[10] ১৯২০ সাল থেকে সিন্ধু সভ্যতার প্রত্নস্থলগুলিতে খননকার্য চলছে। ১৯৯৯ সালেও এই সভ্যতার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নসামগ্রী ও আবিষ্কৃত হয়েছে।[11] মহেঞ্জোদাড়ো সিন্ধু সভ্যতার একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।", "question_text": "হরপ্পা সভ্যতা কবে আবিষ্কৃত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯২০-এর দশকে", "start_byte": 310, "limit_byte": 342}]} {"id": "-4112537372458487340-2", "language": "bengali", "document_title": "ভারতে বাল্যবিবাহ", "passage_text": "১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় আইনে বাল্যবিবাহকে আইনবিরুদ্ধ করা হয়। যাই হোক, ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক জমানায়, মেয়েদের আইনগত বিয়ের বয়স ১৫ এবং ছেলেদের ১৮ করা হয়। অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতে মুসলমান সংস্থাসমূহের প্রতিবাদে, ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে একটি ব্যক্তিগত বিধি শরিয়ত আইনসিদ্ধ হয়, যেখানে মেয়ের অভিভাবকের অনুমতিসাপেক্ষে বাল্যবিবাহতে সায় দেওয়া হোত। স্বাধীনতার পরবর্তীকালে এবং ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় সংবিধান গৃহীত হলে বাল্যবিবাহ আইনে নানা সংশোধন হয়। ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে আইনসিদ্ধ বয়স মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৮ এবং ছেলেদের ২১ করা হয়। বাল্যবিবাহ বিরোধী আইনগুলি ভারতীয় আদালতসমূহে চ্যালেঞ্জ করা হয়, সঙ্গে কিছু ভারতীয় মুসলমান সংস্থা চাইছে নিম্নতম বয়স না-রেখে সেটা তাদের ব্যক্তিগত আইনে ছেড়ে দেওয়া হোক। বাল্যবিবাহ হল একটি সক্রিয় রাজনৈতিক বিষয় তথা  ভারতের উচ্চতর ন্যায়ালয়সমূহে চলতি মামলাগুলির অধীনে সমীক্ষারত বিষয়ও বটে।", "question_text": "ভারতবর্ষে বাল্যবিবাহ রোধ আইন কবে থেকে চালু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 0, "limit_byte": 49}]} {"id": "7473972692361497990-8", "language": "bengali", "document_title": "সালোকসংশ্লেষ", "passage_text": "1.\tউদ্ভিদ দেহে সালোকসংশ্লেষ এ উৎপন্ন গ্লুকোজ সঞ্চিত থাকে - শ্বেতসার রূপে\n2.\tসালোকসংশ্লেষ শব্দটি প্রচলন করেন - বার্নেস\n3.\tসালোকসংশ্লেষে প্রয়োজনীয় জল উদ্ভিদ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা\n4.\tপত্রাশয়ী উদ্ভিদে জল শোষণ করে - ভেলামেন বা বায়বীয় মূল দিয়ে\n5.\tসালোকসংশ্লেষে সক্ষম প্রাণী – ইউগ্লিনা , ক্রাইস্যামিবা\n6.\tসালোকসংশ্লেষে সক্ষম ব্যাকটেরিয়া - রোডোস্পাইরিলাম , রোডোসিউডোমোনাস\n7.\tসালোকসংশ্লেষণকারী অঙ্গ – পাতা , স্থান - মেসোফিল কলা , অঙ্গাণু – ক্লোরোপ্লাস্ট , একক - কোয়াণ্টাজোম\n8.\tকোয়াণ্টোজোমের উপস্থিত ক্লোরোফিলের অণুর সংখ্যা – ২৩০ টি\n9.\tসালোকসংশ্লেষে অক্ষম উদ্ভিদ - স্বর্ণলতা , সকলপ্রকার ছত্রাক\n10.\tসালোকসংশ্লেষীয় বর্ণালী - লাল ও নীল ।\n11.\tসালোকসংশ্লেষের আলোক বিক্রিয়া স্থান – ক্লোরোপ্লাস্টের গ্রাণা ।\n12.\tসালোকসংশ্লেষীয় রঞ্জক – ক্লোরোফিল ।\n13.\tসালোকসংশ্লেষের উৎপন্ন গ্লুকোজ অণুর অক্সিজেনের উৎস – CO2 ।\n14.\tউদ্ভিদের পাতার যে কোষে সালোকসংশ্লেষ হয় না – জাইলেম বাহিকা ও সীভনল ।\n15.\tএক অণু গ্লুকোজ দহনে উৎপন্ন শক্তির পরিমাণ – 686 কিলোক্যালোরি\n16.\tজীব জগৎ এর প্রাথমিক খাদ্যের উৎস – সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া ।\n17.\tযে প্রক্রিয়ায় জীবদেহের শুষ্ক ওজন বৃদ্ধি পায় তাকে বলে – উপচিতি বিপাক । যেমন – সালোকসংশ্লেষ ।\n18.\tসালোক সংশ্লেষের প্রধান উপাদান – CO2 , ক্লোরোফিল , সূর্যালোক , জল ।\n19.\tএক অণু গ্লুকোজ উৎপন্নের জন্য CO2 প্রয়োজন – 6 অণু ।\n20.\tক্লোরোপ্লাস্টে গ্রাণা থাকে – 60-80 টি ।\n21.\tপ্রত্যেকটি গ্রাণাতে একক আবরণ বেষ্টিত চ্যাপ্টা থলিকে বলে – থাইল্যাকয়েড ।\n22.\tক্লোরোফিল এর রাসায়নিক উপাদান – কার্বন , হাইড্রোজেন , অক্সিজেন , নাইট্রোজেন , ম্যাগনেসিয়াম ।\n23.\tগাছের সবুজ অংশ হলুদ হলে হয় – ক্লোরোসিস ( অভাব – লোহা , ম্যাগনেসিয়াম )\n24.\tব্যাকটেরিও ক্লোরোফিল দেখা যায় – রোডোসিউডোমোনাস , রোডোস্পাইরিলাম , ক্লোরোবিয়াম ।\n25.\t১ অণু গ্লুকোজ উৎপন্নের জন্য জলের অণু প্রয়োজন -১২ অণু ।\n26.\tসালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়াতে উপজাত পদার্থরূপে যে অক্সিজেন পাওয়া যায় তার উৎস - জল ।\n27.\tসূর্যালোকের উপস্থিতিতে জলের আয়নীকরণকে বলে – ফটোফসফোরাইলেশন ।\n28.\tসালোকসংশ্লেষ এর অন্ধকার দশাটি প্রথম পর্যবেক্ষণ করেন – ব্ল্যাকম্যান ।\n29.\tদেহজ শ্বেতসার পুনরায় গ্লুকোজে পরিণত হয় – ডায়াস্টেজ নামক উৎসেচকের প্রভাবে ।\n30.\tসালোকসংশ্লেষ এর অভ্যন্তরীণ প্রভাবক – ক্লোরোফিল , উৎসেচক , প্রোটোপ্লাজম ।\n31.\tদ্রুত সালোকসংশ্লেষণকারী উদ্ভিদ - ক্লোরেল্লা ।\n32.\tসালোকসংশ্লেষ এর জন্য বাতাসের প্রয়োজন প্রমাণ করেন - যোসেফ প্রিস্টলে ।\n33.\tযে সময় সালোকসংশ্লেষ ও শ্বসনের হার সমান হয় তাকে বলে - কমপেনসেশন পয়েন্ট বা পূর্তিবিন্দু ।\n34.->লাল আলোতে photosynthesis বেড়ে যায়।পাতার মেসোফিল কোষে photosynthesis হয়", "question_text": "উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়াটির প্রধান স্থান কোনটি ?", "answers": [{"text": "মেসোফিল কলা", "start_byte": 1082, "limit_byte": 1113}]} {"id": "8739329747831732355-0", "language": "bengali", "document_title": "জিয়াউর রহমান", "passage_text": " জিয়াউর রহমান (জানুয়ারি ১৯, ১৯৩৬[1] – মে ৩০, ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, সাবেক সেনাপ্রধান এবং একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পাকিস্তান বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালি জনগনের উপর ঝাপিয়ে পড়লে তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং স্বশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবর রহমানের পক্ষ হয়ে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। সামরিক কর্মকর্তা হিসেবে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ পরিচালনা করেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করে। মুক্তিযুদ্ধের পর জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন[2] এবং ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি চার বছর বাংলাদেশ শাসন করার পর ১৯৮১ সালের ৩০শে মে এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানে নিহত হন।", "question_text": "কত খ্রিস্টাব্দে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী দলটি প্রতিষ্ঠা করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৭৮", "start_byte": 2026, "limit_byte": 2038}]} {"id": "4490049460750627077-2", "language": "bengali", "document_title": "পাল সাম্রাজ্য", "passage_text": "খ্রিস্টীয় ৯ম শতাব্দীর প্রথম ভাগে পাল সাম্রাজ্য সর্বাধিক সমৃদ্ধি লাভ করেছিল। এই সময় পাল সাম্রাজ্যই ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তরাঞ্চলের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি। সেই যুগে এই সাম্রাজ্য অধুনা পূর্ব-পাকিস্তান, উত্তর ও উত্তরপূর্ব ভারত, নেপাল ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে প্রসারিত হয়।[3][5] পাল সাম্রাজ্য সর্বাধিক সমৃদ্ধি ঘটেছিল সম্রাট ধর্মপাল ও দেবপালের রাজত্বকালে। তিব্বতে অতীশের মাধ্যমে পাল সাম্রাজ্য প্রভূত সাংস্কৃতিক প্রভাব বিস্তার করেছিল। পাল সাম্রাজ্যের সাংস্কৃতিক প্রভাব পড়েছিল দক্ষিণপূর্ব এশিয়াতেও। উত্তর ভারতে পাল শাসন ছিল ক্ষণস্থায়ী। কারণ কনৌজের আধিপত্য অর্জনের জন্য গুর্জর-প্রতিহার ও রাষ্ট্রকূটদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে পাল সম্রাটরা পরাজিত হন। কিছুকালের জন্য পাল সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছিল। তারপর সম্রাট প্রথম মহীপাল বাংলা ও বিহার অঞ্চলে দক্ষিণ ভারতীয় চোল অনুপ্রবেশ প্রতিহত করেন। সম্রাট রামপাল ছিলেন সর্বশেষ শক্তিশালী পাল সম্রাট। তিনি কামরূপ ও কলিঙ্গে আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন। খ্রিস্টীয় ১১শ শতাব্দীতে পাল সাম্রাজ্যের নানা অঞ্চলে বিদ্রোহ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। এর ফলে সাম্রাজ্যের শক্তি অনেকটাই হ্রাস প্রাপ্ত হয়।", "question_text": "পাল বংশের সর্বশেষ রাজা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "রামপাল", "start_byte": 2150, "limit_byte": 2168}]} {"id": "5385687477758604070-2", "language": "bengali", "document_title": "ড্যামিয়েন শ্যাজেল", "passage_text": "চ্যাপলিন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে তার স্নাতক শ্রেণীর থিসিসের অংশ হিসেবে তার সহপাঠী জাস্টিন হারউইজকে সঙ্গে নিয়ে তার প্রথম চলচ্চিত্র গাই অ্যান্ড ম্যাডেলিন অন অ্যা পার্ক বেঞ্চ রচনা ও পরিচালনা করেন।[9] ২০০৯ সালে ট্রাইবেকা চলচ্চিত্র উৎসবে চলচ্চিত্রটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয় এবং বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কৃত হয়। পরবর্তীতে ভ্যারিয়েন্স ফিল্মস চলচ্চিত্রটি সীমিত আকারে মুক্তির জন্য কিনে নেয়। মুক্তির পর চলচ্চিত্রটি সমাদৃত হয়।[9]", "question_text": "পরিচালক ড্যামিয়েন শ্যাজেলের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "গাই অ্যান্ড ম্যাডেলিন অন অ্যা পার্ক বেঞ্চ", "start_byte": 363, "limit_byte": 474}]} {"id": "7309127816613226463-2", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "ইসলামী ইতিহাস অনুসারে দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে খণ্ড খণ্ড অংশে এটি ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নিকট অবতীর্ণ হয়। ইসলামের অনুসারীরা কুরআনকে একটি পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান বলে বিশ্বাস করে। কুরআনে সর্বমোট ১১৪টি সূরা আছে। আয়াত বা পঙক্তি সংখ্যা ৬,২৩৬ টি। এটি মূল আরবি ভাষায় অবর্তীর্ণ হয়।[13][14][15][16] মুসলিম চিন্তাধারা অনুসারে কুরআন ধারাবাহিকভাবে অবর্তীর্ণ ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মধ্যে সর্বশেষ এবং গ্রন্থ অবতরণের এই ধারা ইসলামের প্রথম বাণীবাহক আদম থেকে শুরু হয়। কুরআনে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার উল্লেখ রয়েছে যার সাথে বাইবেলসহ অন্যান্য ধর্মীয়গ্রন্থের বেশ মিল রয়েছে, অবশ্য অমিলও কম নয়। তবে কুরআনে কোনও ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা নেই। ইসলামী ভাষ্যমতে কুরআন অপরিবর্তনীয় এবং এ সম্পর্কে মুসলিমরা কুরআনের সূরা আল-হিজরের (১৫ নং সূরা), ৯ নং আয়াতের কথা উল্লেখ করে থাকে, এবং তা হল:", "question_text": "ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরানে মোট কয়টি সূরা রয়েছে ?", "answers": [{"text": "১১৪", "start_byte": 500, "limit_byte": 509}]} {"id": "1729891130806025884-2", "language": "bengali", "document_title": "ক্রোমোজোম", "passage_text": "দৈর্ঘ্যে ক্রোমোজোম ০.২ – ৫০ মাইক্রন (µ) বা মাইক্রোমিটার (µm) এবং প্রস্থ ০.২ – ২ মাইক্রন (µ) বা মাইক্রোমিটার (µm)। মানুষের ক্রোমোজোমের দৈর্ঘ্য ৬ মাইক্রন (µ) বা মাইক্রোমিটার (µm)।", "question_text": "মানবদেহে ক্রোমোজোমের দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "৬ মাইক্রন", "start_byte": 353, "limit_byte": 378}]} {"id": "-5634265914167529614-0", "language": "bengali", "document_title": "উত্তরপ্রদেশের জেলাসমূহের তালিকা", "passage_text": "ভারতীয় রাজ্য উত্তরপ্রদেশ সর্বমোট ৭৫টি জেলায় এবং ১৭টি বিভাগে বিভক্ত। উত্তরপ্রদেশের প্রতিটি জেলায় একজন জেলাশাসক নিযুক্ত হন। নিচে উত্তরপ্রদেশের জেলাসমূহের তলিকা দেওয়া হলো।", "question_text": "উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের মোট কয়টি জেলা আছে ?", "answers": [{"text": "৭৫", "start_byte": 94, "limit_byte": 100}]} {"id": "8387757159054407291-0", "language": "bengali", "document_title": "টেড ওয়েইনরাইট", "passage_text": "এডওয়ার্ড ওয়েইনরাইট (English: Ted Wainwright; জন্ম: ৮ এপ্রিল, ১৮৬৫ - মৃত্যু: ২৮ অক্টোবর, ১৯১৯) শেফিল্ডের টিনস্লে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ছিলেন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৮৯৩ থেকে ১৮৯৮ সময়কালে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ইয়র্কশায়ার দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে স্লো বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন টেড ওয়েইনরাইট।", "question_text": "এডওয়ার্ড ওয়েইনরাইট কোন সালে প্রথম ইংল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলার সুযোগ পান ?", "answers": [{"text": "১৮৯৩", "start_byte": 573, "limit_byte": 585}]} {"id": "6122782235610976008-16", "language": "bengali", "document_title": "ফেসবুক", "passage_text": "২০১১ সালের শুরুর দিকে ফেসবুক ঘোষণা করে তাদের নতুন মূল অফিস সান মাইক্রোসিস্টেমের ক্যাম্পাস ম্যানলো পার্কে সরানোর পরিকল্পনার কথা।[23] আমেরিকা এবং কানাডার বাইরে সকল ব্যবহারকারীর ফেসবুকের আইরিস অধীনস্থ কোম্পানি \"ফেসবুক আয়ারল্যান্ড লি.\" সাথে চুক্তিবদ্ধ। এর ফলে যারা ইউরোপ, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকা থেকে ফেসবুক ব্যবহার করেন তাদের জন্য কোন আমেরিকান কর ফেসবুককে দিতে হয় না। ফেসবুক দ্বৈত আইরিশ সমঝোতা ব্যবহার করছে যার ফলে আন্তজার্তিক আয়ের উপর তাদের ২-৩% করর্পোরেশ কর দিতে হচ্ছে।[24]", "question_text": "ফেইসবুক অথবা ফেসবুকের সদর দপ্তর কোথায় ?", "answers": [{"text": "সান মাইক্রোসিস্টেমের ক্যাম্পাস ম্যানলো পার্কে", "start_byte": 155, "limit_byte": 282}]} {"id": "6744145874146140884-8", "language": "bengali", "document_title": "কুরআন", "passage_text": "\n \nকুরআনে বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের মোট ১১৪টি সূরা রয়েছে। সকল সূরা মিলিয়ে মোট আয়াতের (আয়াত আরবি শব্দ, এর সাহিত্যিক অর্থ নিদর্শন) সংখ্যা প্রায় ৬,২৩৬ (মতান্তরে ৬৩৪৮টি অথবা ৬৬৬৬টি)।[22] প্রত্যেকটি সূরার একটি নাম রয়েছে। নামকরণ বিভিন্ন উপায়ে করা হয়েছে; তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সূরার অভ্যন্তরে ব্যবহৃত কোনো শব্দকেই নাম হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া এমন নামও পাওয়া যায় যা সূরার অভ্যন্তরে ব্যবহৃত হয় নি যেমন সূরা ফাতিহা। ফাতিহা শব্দটি এ সূরার কোথাও নেই। সূরাগুলোর একটি সুনির্দিষ্ট সজ্জা রয়েছে। সজ্জাকরণ তাদের অবতরণের ধারাবাহিকতা অনুসারে করা হয় নি। বরং দেখা যায় অনেকটা বড় থেকে ছোট সূরা অনুযায়ী সাজানো। অবশ্য একথাও পুরোপুরি সঠিক নয়। সজ্জার প্রকৃত কারণ কারও জানা নেই। অনেক ক্ষেত্রে বড় সূরাও ছোট সূরার পরে এসেছে। তবে একটি সূরা বা তার বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে ধারাবাহিকতার সাথেই অবতীর্ণ হয়েছিল বলে মুসলমানদের ধারণা। কুর’আনের সজ্জাটি মানুষের মুখস্থকরণের সুবিধার সৃষ্টি করেছে।", "question_text": "কুরআনে আয়াতের মোট সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "প্রায় ৬,২৩৬", "start_byte": 344, "limit_byte": 376}]} {"id": "-8031427336585469636-3", "language": "bengali", "document_title": "ভারতীয় প্রৌদ্যোগিকী সংস্থান", "passage_text": "পরবর্তীকালে সরকার কমিটির প্রস্তাবে মুম্বাই (১৯৫৮), চেন্নাই (১৯৫৯), কানপুর (১৯৬০), দিল্লি (১৯৬১)-তে নতুন চারটি IIT স্থাপিত হয়। নতুন IIT প্রতিষ্ঠা করার জন্য \"ভারতীয় প্রৌদ্যোগিকী সংস্থান\" আইনে পরিবর্তন আনা হয়। ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় রাজীব গান্ধীর প্রচেষ্টায় অসমের তৎকালীন রাজধানী গৌহাটি-তে ষষ্ঠ IIT-টি প্রতিষ্ঠিত হয়।\nভারতের প্রাচীনতম প্রযুক্তি মহাবিদ্যালয় রুর্কি মহাবিদ্যালয় ২০০১ সালে IIT মর্যাদা লাভ করে। পরবর্তীকালে আরও কয়েকটি IIT স্থাপনের প্রস্তাব গৃহীত হয়।\n২০০৭ সালে একাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার আওতায় ভারতের আরও নতুন IIT স্থাপনের জন্য ৮টি রাজ্য নির্বাচন করা হয় এবং IT-BHU IIT উপাধি অর্জন করে।[3]", "question_text": "কানপুরের ভারতীয় প্রৌদ্যোগিকী সংস্থান বা ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৬০", "start_byte": 193, "limit_byte": 205}]} {"id": "7518652959170122929-1", "language": "bengali", "document_title": "পিটার বার্জ", "passage_text": "১৯৫৩ থেকে ১৯৬৮ সময়কালে ঘরোয়া অস্ট্রেলীয় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে কুইন্সল্যান্ডের পক্ষে খেলেছেন তিনি। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৪২ টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন পিটার বার্জ। ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৫ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে পিটার বার্জের।", "question_text": "অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার পিটার জন পার্নেল বার্জ কত সালে সর্বপ্রথম টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচটি খেলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৫৫", "start_byte": 490, "limit_byte": 502}]} {"id": "1045520233650932086-0", "language": "bengali", "document_title": "জম্মু ও কাশ্মীরের জেলাসমূহের তালিকা", "passage_text": "জম্মু ও কাশ্মীর ভারতের একটি রাজ্য। এই রাজ্যটি প্রধানত হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত। জম্মু ও কাশ্মীর ২২টি জেলা ও ৩টি বিভাগে বিভক্ত।", "question_text": "জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের মোট কতগুলি জেলা আছে ?", "answers": [{"text": "২২টি", "start_byte": 277, "limit_byte": 289}]} {"id": "8389521287325865921-1", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা পৌরসংস্থা", "passage_text": "ভারতীয় জাতীয়তাবাদী নেতা সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ১৯২২ সালে গণতান্ত্রিক সায়ত্ত্বশাসন সংস্থা হিসেবে কলকাতা পৌরসংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৫১ ও ১৯৫৬ সালে দুই বার কর্পোরেশন আইন সংশোধন করা হয়েছিল। বর্তমান পৌরসংস্থাটি ১৯৮০ সালের সংশোধিত পৌর আইনের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। শোভন চট্টোপাধ্যায় কলকাতা পৌরসংস্থার বর্তমান মহানাগরিক।", "question_text": "কলকাতা পৌরসভা প্রথম কত সালে স্থাপিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯২২", "start_byte": 183, "limit_byte": 195}]} {"id": "7799943290428864829-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ", "passage_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল ১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের সশস্ত্র সংগ্রাম, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি নিধনে ঝাঁপিয়ে পড়লে একটি জনযুদ্ধের আদলে গেৱিলাযুদ্ধ তথা স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে।[21] ২৫ মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ঢাকায় অজস্র সাধারণ নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পুলিশ ও ই.পি.আর.-কে হত্যা করে এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল আওয়ামী লীগ প্রধান বাঙালিদের তৎকালীন জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে। পার্বত্য চট্টগ্ৰামেৱ কালুৱঘাট বেতাৱ কেন্দ্ৰো থেকে ৮ম পূৰ্ব বেঙ্গল ৱেজিমেন্টেৱ উপ প্ৰধান মেজৱ জিয়াউর ৱহমান ও চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতা এম. এ. হান্নান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালি জাতির স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ\n[22][23][24]", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন কবে শুরু হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ", "start_byte": 540, "limit_byte": 591}]} {"id": "3600772149390437220-19", "language": "bengali", "document_title": "বিবর্তন", "passage_text": "প্রজাত্যায়ন (Speciation) একটি বিবর্তনমূলক জীবপ্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি জীব প্রজাতি থেকে নতুন নতুন জীব প্রজাতির উদ্ভব ঘটে। প্রাণীর ক্ষেত্রে দেখা যায় প্রজনন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যে উত্তরপ্রজন্ম সৃষ্ট হয় তার প্রজাতিবৈশিষ্ট্য অগ্রজ থেকে ক্রমশ: ভিন্নতা লাভ করে। বংশানুক্রমে এই ভিন্নতা ব্যাপক হয়ে দাঁড়ালে নতুন প্রজাতি হিসাবে স্বীকৃতি ধার্য হয়ে পড়ে। তবে কখন নতুন প্রজাতি হিসাবে স্বীকৃতি ধার্য হবে তা বিতর্কিত বিষয়।[26] জীববিজ্ঞানী ওরেটর কুক খুব সম্ভবত speciation শব্দটি প্রথম বংশানুক্রমিক ভিন্নতা লাভ বোঝাতে ব্যবহার করেছিলেন।[27][28]", "question_text": "প্রজাত্যায়ন শব্দটির ইংরেজি পরিভাষা কী ?", "answers": [{"text": "Speciation", "start_byte": 38, "limit_byte": 48}]} {"id": "-4896449088357257412-3", "language": "bengali", "document_title": "আর্যভট্ট", "passage_text": "প্রাচীন ভারতীয় গণিতের ইতিহাসে আর্যভট্টের হাত ধরেই ক্লাসিকাল যুগ (কিংবা স্বর্ণযুগ) শুরু হয়। গণিত এবং জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত আর্যভট্টের বিভিন্ন কাজ মূলত দুটি গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে বলে জানা গেছে। এর মাঝে ‘আর্যভট্টীয়’ একটি, যেটি উদ্ধার করা গিয়েছে। এটি রচিত চার খণ্ডে, মোট ১১৮টি স্তোত্রে। অন্য যে কাজটি সম্পর্কে জানা যায় সেটি হল ‘আর্য-সিদ্ধান্ত’। আর্য-সিদ্ধান্তের কোন পাণ্ডুলিপি খুঁজে পাওয়া যায়নি, তবে বরাহমিহির, ব্রহ্মগুপ্ত এবং প্রথম ভাস্করের কাজে এটির উল্লেখ মেলে। আর্যভট্ট গ্রন্থ রচনা করেছেন পদবাচ্যের আকারে। ", "question_text": "বিখ্যাত গণিতবিদ আর্যভট্টের রচিত গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আর্যভট্টীয়", "start_byte": 554, "limit_byte": 587}]} {"id": "-6018270208265043743-0", "language": "bengali", "document_title": "রক্ত", "passage_text": "রক্ত (Blood) হল উচ্চশ্রেণীর প্রাণিদেহের এক প্রকার কোষবহুল, বহু জৈব ও অজৈব পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত সামান্য লবণাক্ত, আঠালো, ক্ষারধর্মী ও লালবর্ণের ঘন তরল পদার্থ যা হৃৎপিন্ড, ধমনী, শিরা ও কৈশিক জালিকার মধ্য দিয়ে নিয়মিত প্রবাহিত হয়। রক্ত একধরণের তরল যোজক কলা। \nরক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে। রক্ত হল আমাদেরে দেহের জ্বালানি স্বরূপ। মানবদেহে শতকরা ৮ ভাগ রক্ত থাকে (গড়ে মানবদেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে)। রক্তের PH সামান্য ক্ষারীয় অর্থাৎ ৭.২ - ৭.৪।\nমানুষের রক্তের তাপমাত্রা ৩৬ - ৩৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (গড়ে ৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড)।", "question_text": "একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের দেহে কত লিটার রক্ত থাকা উচিত ?", "answers": [{"text": "৫-৬ লিটার", "start_byte": 1130, "limit_byte": 1153}]} {"id": "8560598052309709961-0", "language": "bengali", "document_title": "মেসোপটেমিয়া", "passage_text": "\nমেসোপটেমিয়া (প্রাচীন গ্রীকঃ Μεσοποταμία অর্থ-দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমি, আরবিঃ بلاد الرافدين‎ ) বর্তমান ইরাকের টাইগ্রিস বা দজলা ও ইউফ্রেটিস বা ফোরাত নদী দুটির মধ্যবর্তী অঞ্চলে গড়ে উঠেছিল। অধুনা ইরাক, সিরিয়ার উত্তরাংশ, তুরষ্কের উত্তরাংশ এবং ইরানের খুযেস্তান প্রদেশের অঞ্চল গুলোই প্রাচীন কালে মেসোপটেমিয়ার অন্তর্গত ছিল বলে মনে করা হয় । মেসোপটেমিয় সভ্যতা পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার অন্যতম। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ হতে খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দের মধ্যে মেসোপটেমিয়ায় অতি উন্নত এক সভ্যতার উম্মেষ ঘটেছিল। সভ্যতার আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত এই অঞ্চল মিশরীয় সভ্যতার থেকে অনেকটাই ভিন্ন ছিল এবং বহিঃশত্রুদের থেকে খুব একটা সুরক্ষিত ছিলনা বলে বারবার এর উপর আক্রমণ চলতে থাকে এবং পরবর্তীতে এখান থেকেই ব্রোঞ্জ যুগে আক্কাদীয়, ব্যবিলনীয়, আসিরীয় ও লৌহ যুগে নব্য-আসিরীয় এবং নব্য-ব্যাবিলনীয় সভ্যতা গড়ে উঠে।[1]\n\nখ্রিষ্টপূর্ব ১৫০ সালের দিকে মেসোপটেমিয়া পার্সিয়ানদের নিয়ন্ত্রণেই ছিল কিন্তু পরে এই ভূখন্ডের আধিপত্ত নিয়ে রোমানদের সাথে যুদ্ধ হয় এবং রোমানরা এই অঞ্চল ২৫০ বছরের বেশি শাসন করতে পারে নি। । দ্বিতীয় শতকের শুরুর দিকে পার্সিয়ানরা এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত এই অঞ্চল তাদের শাসনেই থাকে, এরপর মুসলিম শাসনামল শুরু হয় । মুসলিম খিলাফত শাসনে এই অঞ্চল পরবর্তীতে ইরাক নামে পরিচিতি লাভ করে ।", "question_text": "পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল ?", "answers": [{"text": "বর্তমান ইরাকের টাইগ্রিস বা দজলা ও ইউফ্রেটিস বা ফোরাত নদী দুটির মধ্যবর্তী অঞ্চলে", "start_byte": 231, "limit_byte": 444}]} {"id": "2316696121876317248-4", "language": "bengali", "document_title": "মনোরোগ বিজ্ঞান", "passage_text": "মনোরোগ বিজ্ঞান ইতিহাস বহু পুরানো হলেও Psychiatry শব্দটি প্রথম প্রকাশ করা হয় ১৮০৮ সালে, জোহান ক্রিস্টিয়ান রেইল-এর দ্বারা। ঊনবিংশ শতকে চিকিৎসালয়ের ধারণা গড়ে ওঠার পরে মনোরোগ বিজ্ঞান বিষয়টি গড়ে উঠে। মনোরোগ বিজ্ঞানকে আধুনিক বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা আরম্ভ করা হয় ১৮ শতকের পর থেকে। তার আগে মানসিক রোগকে বিভিন্ন ভূত-প্রেত, অপদেবতার প্রকোপ বা ভগবানের শাস্তি বলে ভাবা হত। তবুও মানসিক রোগের বিষয়ে কমবেশি অধ্যয়নের আভাস বহু আগে থেকেই পাওয়া গেছে। [1]", "question_text": "মনোরোগ বিজ্ঞানের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "ঊনবিংশ শতকে", "start_byte": 309, "limit_byte": 340}]} {"id": "-7046817074187678663-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "কম্পিউটার সর্বপ্রথম কত সালে আবিষ্কার হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০", "start_byte": 969, "limit_byte": 1018}]} {"id": "-8688184391502441490-1", "language": "bengali", "document_title": "রাজ্জাক", "passage_text": "২০১৫ সালে বাংলাদেশ সরকার সংস্কৃতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য তাঁকে স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করে।[3] ১৯৭৬, ১৯৭৮, ১৯৮২, ১৯৮৪ ও ১৯৮৮ সালে তিনি মোট পাঁচবার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৩ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে তাকে আজীবন সম্মাননা পুরস্কার প্রদান করা হয়।[2] এছাড়াও তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য বাচসাস পুরস্কার, মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন।[2] ২০১৭ সালের ২১শে আগস্ট ৭৫ বছর বয়সে তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।[2]", "question_text": "জনপ্রিয় বাংলাদেশী চলচ্চিত্র আব্দুর রাজ্জাক কবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯৭৬, ১৯৭৮, ১৯৮২, ১৯৮৪ ও ১৯৮৮ সালে", "start_byte": 266, "limit_byte": 350}]} {"id": "6480167254777821706-8", "language": "bengali", "document_title": "শামসুর রাহমান", "passage_text": "শামসুর রাহমানের প্রথম কাব্য গ্রন্থ প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে প্রকাশিত হয় ১৯৬০ সালে।", "question_text": "আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি শামসুর রাহমানের রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "প্রথম গান", "start_byte": 95, "limit_byte": 120}]} {"id": "-269849034396158328-1", "language": "bengali", "document_title": "ক্যামেরা", "passage_text": "শুরুর দিকে মানুষের অবয়ব, বিভিন্ন শখের বস্তু, ইমারত ও নৈসর্গিক দৃশ্যকে ধরে রাখার জন্য নানা উপায়ে চেষ্টা চালানো হতো। এক পর্যায়ে শুরু হয় কলম ও রঙ-তুলির ব্যবহার। তারপর কাপড়, কাগজ ও পাথরের ওপর ছবি আঁকার প্রচলন শুরু হতে থাকে। স্মৃতি রক্ষার্থে মানুষের ছবি, ইতিহাসখ্যাত ইমারত, ঐতিহাসিক বিভিন্ন দৃশ্য ও শখের বস্তুকে কলম অথবা রঙ-তুলির সাহায্যে ক্যানভাসে ধরে রাখার চেষ্টা চালায় মানুষ। এভাবে ধীরে ধীরে তৈরি হতে থাকে বড় বড় চিত্রকর, যারা সৃষ্টি করেন ইতিহাসখ্যাত চিত্রকর্ম। এরপর মানুষ ভাবতে থাকে ছবির বিষয়টিকে কীভাবে আধুনিকতার সংস্পর্শে আনা যায়। অর্থাৎ কীভাবে খুব সহজে নিখুঁত ছবি তোলা যায়। চলতে থাকে গবেষণা। আবিষ্কৃত হয় ছবি তোলার জন্য বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল। এরই ধারাবাহিকতায় চলে আসে ক্যামেরা তত্ত্বটি। ১০২১ সালে ইরাকের এক বিজ্ঞানী ইবন-আল-হাইতাম আলোক বিজ্ঞানের ওপর সাত খণ্ডের একটি বই লিখেছিলেন আরবি ভাষায়, এর নাম ছিল কিতাব আল মানাজির। সেখান থেকে ক্যামেরার উদ্ভাবনের প্রথম সূত্রপাত। ১৫০০ শতাব্দীতে এসে চিত্রকরের একটি দল তাদের আঁকা ছবিগুলোকে একাধিক কপি করার জন্য ক্যামেরা তৈরির প্রচেষ্টা চালায়। এর ধারাবাহিকতায় ১৫৫০ সালে জিরোলামো কারদানো নামের জার্মানির একজন বিজ্ঞানী ক্যামেরাতে প্রথম লেন্স সংযোজন করেন। তখন ক্যামেরায় এই লেন্স ব্যবহার করে শুধু ছবি আঁকা হতো। তখনও আবিষ্কৃত ওই ক্যামেরা দিয়ে কোনো প্রকার ছবি তোলা সম্ভব হয়নি। কারণ ওই ক্যামেরাকে সফল রূপ দিতে সময় লেগেছিল আরও অনেক বছর।\nক্যামেরার ইতিহাসে একটি মাইলফলক ছিল ১৮২৬ সাল। ওই সালেই প্রথমবারের মতো আলোকচিত্র ধারণের কাজটি করেন জোসেপ নাইসপোর নিপস। তিনি পাতলা কাঠের বাক্সের মধ্যে বিটুমিন প্লেটে আলোর ব্যবহার করে ক্যামেরার কাজটি করেন। সে হিসেবে তাকেই প্রথম ক্যামেরা আবিষ্কারক বলা যায়। তার ক্যামেরা সংক্রান্ত ধারণার ওপর নির্ভর করেই ফ্রাঞ্চমেন চার্লেস এবং ভিনসেন্ট ক্যাভেলিয়ার প্রথম সফল ক্যামেরা আবিষ্কার করতে সক্ষম হন। ১৮৪০ সালে উইলিয়াম টালবোট স্থায়ী চিত্র ধারণের জন্য নেগেটিভ ইমেজ থেকে ছবিকে পজিটিভ ইমেজে পরিবর্তন করেন। এরপরই বিশ্বব্যাপী ক্যামেরার প্রযুক্তিগত উন্নয়ন দ্রুতবেগে সম্প্রসারিত হতে থাকে। ১৮৮৫ সালে জর্জ ইস্টম্যান তার প্রথম ক্যামেরা ‘কোডাক’-এর জন্য পেপার ফিল্ম উৎপাদন করেন। বাণিজ্যিকভাবে এটাই ছিল বিক্রির জন্য তৈরি প্রথম ক্যামেরা। এর ঠিক এক বছর পরে পেপার ফিল্মের পরিবর্তে সেলুলয়েড ফিল্মের ব্যবহার চালু হয়। এরপর আর পেছন ফিরে তাকানো নয়। ১৯৪৮ সালে প্রথম আবিষ্কৃত হয় পোলারয়েড ক্যামেরা, যা দ্বারা মাত্র এক মিনিটে ছবিকে নেগেটিভ ইমেজ থেকে পজিটিভ ইমেজে রূপান্তর করা সম্ভব হয়। দীর্ঘ ৭৫ বছর অ্যানালগ ক্যামেরার রাজত্ব চলার পর ১৯৭৫ সালে কোডাকের স্টিভেন স্যাসোন প্রথম ডিজিটাল ক্যামেরার উদ্ভাবন করেন। এভাবেই আজ ক্যামেরা মানুষের হাতের মুঠোয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম ক্যামেরা তৈরির কোম্পানির নাম কী ?", "answers": [{"text": "কোডাক", "start_byte": 5093, "limit_byte": 5108}]} {"id": "-1625276579007675473-23", "language": "bengali", "document_title": "সৌরজগৎ", "passage_text": "মঙ্গলমঙ্গল গ্রহ পৃথিবী ও শুক্রের চেয়ে ছোট (.১০৭ পার্থিব ভর)। এর একটি পাতলা বায়ুমণ্ডল আছে যা মূলত কার্বন ডাই অক্সাইড দিয়ে গঠিত। পৃষ্ঠতলে প্রচুর সংখ্যক আগ্নেয়গিরি (যেমন অলিম্পাস মন্‌স) ও ফাটল উপত্যকায় (যেমন ভ্যালিস মেরিনারিস) পরিপূর্ণ। এ থেকে বোঝা যায় এর ভূতাত্ত্বিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া খুব বেশি দিন আগে থেমে যায়নি। লৌহ সমৃদ্ধ মাটিতে মরিচা পড়ার কারণেই গ্রহটির রং লাল। মঙ্গলের দুটি ছোট ছোট উপগ্রহ আছে যাদের নাম ডিমোস এবং ফোবোস। ধারণা করা হয়, মঙ্গল অনেক আগে কোন গ্রহাণুকে নিজ মহাকর্ষের বন্ধনে বেঁধে ফেলেছিল এবং এভাবেই উপগ্রহগুলোর সৃষ্টি হয়।", "question_text": "মঙ্গল গ্রহের মোট কয়টি উপগ্রহ আছে ?", "answers": [{"text": "দুটি", "start_byte": 1015, "limit_byte": 1027}]} {"id": "-7644135723645794536-1", "language": "bengali", "document_title": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্যদের তালিকা", "passage_text": "১৫ জুন, ১৯০৯ সালে ইংল্যান্ডের লর্ডসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল প্রতিষ্ঠিত হয়।[1] তখন এর নাম ছিল ইম্পেরিয়াল ক্রিকেট কনফারেন্স। প্রতিষ্ঠাকালীন এর সদস্য ছিল ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা। শুরুতে কেবলমাত্র কমনওয়েলথভূক্ত দেশগুলোই এতে যুক্ত হতে পারতো।[2] পরবর্তীতে ১৯২৬ সালে যোগ দেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, ১৯৩২ সালে ভারত।[2] ১৯৫৩ সালে পাকিস্তান ক্রিকেট দল এর সদস্যপদ লাভ করে।[3] ১৯৬১ সালে বর্ণবৈষম্যবাদজনিত কারণে দক্ষিণ আফ্রিকাকে কমনওয়েলথ থেকে বহিষ্কার করা হলে তাদেরকে আইসিসি থেকে সদস্যপদ কেড়ে নেয়া হয়।[2] পূর্বে কেবলমাত্র টেস্টখেলুড়ে দেশগুলোই এর অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৬৫ সালে ইম্পেরিয়াল ক্রিকেট কনফারেন্সের নাম পরিবর্তন করে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কনফারেন্স রাখা হয়। নতুন নিয়ম প্রবর্তনের ফলে প্রথমবারের মতো কমনওয়েলথের বাইরের অন্য দেশকেও আইসিসি'র সহযোগী সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা শুরু হয়।", "question_text": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কবে গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৫ জুন, ১৯০৯ সালে", "start_byte": 0, "limit_byte": 43}]} {"id": "-1377986432481527088-2", "language": "bengali", "document_title": "অরিজিৎ সিং", "passage_text": "অরিজিৎ সিং এর পৈতৃক নিবাস ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার জিয়াগঞ্জ-এ। ২০১২ সালে সে তার ছেলেবেলার বান্ধবী কোয়েলকে বিয়ে করেন। এনার নিজস্ব একটা এন. জি. ও সংস্থা রয়েছে।\nসাধারনত মিডিয়া থেকে দুরত্ব বজায় রাখেন অরিজিৎ তবে কনসার্টগুলিতে ভক্তদের সঙ্গে মেতে ওঠেন।\nতিনি 2018 সালে ভারতের গায়কদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কনসার্ট করেছেন।\nএবং তিনি তার বাড়িতে প্রতি বার দুর্গা পূজা তে তার বাড়ি যান এবং চার দিন থাকেন", "question_text": "বলিউডের সঙ্গীত শিল্পী অরিজিৎ সিং-এর স্ত্রীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "কোয়েল", "start_byte": 302, "limit_byte": 320}]} {"id": "-2444266364885393741-0", "language": "bengali", "document_title": "প্রোগ্রামেবল লজিক কন্ট্রোলার", "passage_text": "\nপ্রোগ্রামেবল লজিক কন্ট্রোলার বা পিএলসি (English: Programmable Logic Controller বা PLC) হল একটি ডিজিটাল কম্পিউটার যা ইলেকট্রোমেকানিকাল প্রক্রিয়া, যেমন ফ্যাক্টরিতে যন্ত্রপাতি (অ্যাসেম্বলি লাইন, এমিউসমেন্ট রাইডস বা লাইট ফিক্সচার) নিয়ন্ত্রণ হিসাবে, অটোমেশনের জন্য ব্যবহৃত হয়। সংক্ষেপ \"পিএলসি\" এবং \"প্রোগ্রামেবল লজিক কন্ট্রোলার\" শব্দটি অ্যালেন-ব্রাডলি কোম্পানির (রকওয়েল অটোমেশন) ট্রেডমার্কে নিবন্ধিত।\nপিএলসি অনেক শিল্প ও মেশিন ব্যবহার করা হয়। পিএলসি সাধারণ কম্পিউটার থেকে পৃথক, এটি একাধিক ইনপুট এবং আউটপুট ব্যবস্থা, বর্ধিত তাপমাত্রা রেঞ্জ, বৈদ্যুতিক গোলমাল অনাক্রম্যতা এবং কম্পন ও সঙ্ঘর্ষ প্রতিরোধের জন্য নির্মিত হয়েছে। এর মেশিনের সক্রিয়তা নিয়ন্ত্রণের প্রোগ্রাম, সাধারণত ব্যাটারি সমর্থিত বা নন-ভলাটাইল মেমরি মধ্যে সংরক্ষিত হয়ে থাকে।", "question_text": "প্রোগ্রামেবল লজিক কন্ট্রোলার সর্বপ্রথম কোন কোম্পানি তৈরি করেন ?", "answers": [{"text": "অ্যালেন-ব্রাডলি কোম্পানি", "start_byte": 823, "limit_byte": 891}]} {"id": "-9136629880109924196-0", "language": "bengali", "document_title": "বল্গা হরিণ", "passage_text": "বল্গা হরিণ (English: Reindeer, Caribou; বৈজ্ঞানিক নাম: Rangifer tarandus) বৃহৎ আকৃতির এক ধরনের হরিণ বিশেষ। তুষারাবৃত ও শীতপ্রধান দেশসমূহে এ ধরণের হরিণ মালামাল পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত হয়। উত্তর আমেরিকায় বল্গা হরিণ ক্যারিবো নামে পরিচিত। উত্তর গোলার্ধে এদের আবাসস্থল; ও অভিবাসিত মেরুদণ্ডী প্রাণী হিসেবে ব্যাপক সংখ্যায় সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে।[1]", "question_text": "বল্গা হরিণের বিজ্ঞানসম্মত নাম কী ?", "answers": [{"text": "Rangifer tarandus", "start_byte": 97, "limit_byte": 114}]} {"id": "9015934311146975991-4", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "তিনি বলেছেন\"ধর্ম ছাড়া যে বিজ্ঞান সেটা হল পঙ্গু আর বিজ্ঞান ছাড়া যে ধর্ম সেটা হল অন্ধ\"। আইনস্টাইন ১৮৭৯ সালের (ঊনবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল-এর মৃত্যুর বছর) ১৪ মার্চ উল্‌ম শহরে জন্মগ্রহণ করেন।[6] তার শৈশব কাটে মিউনিখে। আইনস্টাইনের বাবা-মা ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষ মধ্যবিত্ত ইহুদি। বাবা হেরমান আইনস্টাইন মূলত পাখির পালকের বেড তৈরি ও বাজারজাত করতেন। পরবর্তীতে তিনি মিউনিখে একটি তড়িৎ যন্ত্র নির্মাণ কারখানা স্থাপন করে মোটামুটি সফলতা পান। এই কোম্পানির নাম ছিল Elektrotechnische Fabrik J. Einstein & Cie যা মিউনিখের Oktoberfest-কে প্রথম বিদ্যুতায়িত করে এবং Schwabing-কে প্রথম বৈদ্যুতিক তারের মাধ্যমে সংযুক্ত করে। তার মা পলিন কখ পরিবারের অভ্যন্তরীণ সব দায়িত্ব পালন করতেন। তার এক বোন ছিল যার নাম মাজা। আইনস্টাইনের জন্মের দুই বছর পর তার জন্ম হয়। ছোটবেলায় দুইটি জিনিস তার মনে অপার বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছিল। প্রথমত পাঁচ বছর বয়সে একটি কম্পাস হাতে পান এবং তার ব্যবহার দেখে বিস্মিত হন। অদৃশ্য শক্তির কারণে কিভাবে কম্পাসের কাঁটা দিক পরিবর্তন করছে ? তখন থেকে আজীবন অদৃশ্য শক্তির প্রতি তার বিশেষ আকর্ষণ ছিল।[7] এরপর ১২ বছর বয়সে তিনি জ্যামিতির একটি বইয়ের সাথে পরিচিত হন। এই বইটি অধ্যয়ন করে এত মজা পেয়েছিলেন যে একে আজীবন \"পবিত্র ছোট্ট জ্যামিতির বই\" বলে সম্বোধন করেছেন।[8] আসলে বইটি ছিল ইউক্লিডের এলিমেন্ট্‌স। তার প্রথম স্কুল ছিল ক্যাথলিক এলিমেন্টারি স্কুল। বাকপটুতা না থাকলেও তিনি এলিমেন্টারি স্কুলের সেরা মেধাবী ছাত্র ছিলেন।[9]", "question_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন জার্মানির কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "উল্‌ম", "start_byte": 580, "limit_byte": 595}]} {"id": "-739971074328656884-0", "language": "bengali", "document_title": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস", "passage_text": "চলচ্চিত্রের ইতিহাস ঠিক কবে থেকে শুরু তা সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায়নি। ১৮৯৫ সালের ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে প্যারিস শহরে লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয় তাদের তৈরী দশটি ছোট ছোট চলচ্চিত্র প্রথমবারের জন্য বাণিজ্যিকভাবে প্রদর্শন করেন। চলমান ছবিকে প্রজেকশন বা অভিক্ষেপনের মাধ্যমে প্রথম সফলভাবে প্রদর্শনের নিদর্শন হিসাবে এই তারিখটিকেই গণ্য করা হয়। চলমান ছবিকে ক্যামেরার সাহায্যে গ্রহণ এবং প্রদর্শনের পূর্ববর্তী কিছু নজির থাকলেও হয় তার গুণমান ছিল নিম্ন নয়ত সেগুলোর কোনোটাই ‘লুমিয়ের সিনেমাটোগ্রাফ’-এর মত বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। এই ঘটনার পরে পরেই সারা বিশ্ব জুড়ে প্রচুর ফিল্ম প্রোডাকশন কোম্পানি তৈরী হয়ে যায় আর মাত্র এক দশকের মধ্যেই চলচ্চিত্র তার অভিনবত্ত্ব কাটিয়ে উঠে এক বিশাল সর্বজনীন বিনোদনশিল্পে পরিণত হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম চলচ্চিত্রের পরিচালক কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "লুমিয়ের ভ্রাতৃদ্বয়", "start_byte": 306, "limit_byte": 364}]} {"id": "4148704122850574095-0", "language": "bengali", "document_title": "মুর্শিদাবাদ জেলা", "passage_text": "মুর্শিদাবাদ জেলা পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা বিভাগের একটি জেলা। এই জেলার মধ্য দিয়ে ভাগীরথী নদী বয়ে গিয়ে জেলাকে দুভাগে ভাগ করেছে। নদীর পশ্চিমের অংশ রাঢ় ও পূর্বের অংশ বাঘিড়া নামে পরিচিত।[2] ৫.৩১৪ বর্গ কিলোমিটার (২,০৬২ বর্গ মাইল) আয়তনের এলাকা এবং ৭১.০২ লক্ষ জনসংখ্যা থাকায় এটি একটি জনবহুল জেলা। মুর্শিদাবাদ ভারতের নবমতম (ভারতের ৬৪১টি জেলার মধ্যে) জনবহুল জেলা।[3] এই জেলার সদর দপ্তর বহরমপুর শহরে অবস্থিত।", "question_text": "মুর্শিদাবাদ জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "বহরমপুর", "start_byte": 1039, "limit_byte": 1060}]} {"id": "-15416971961361971-1", "language": "bengali", "document_title": "সিলেট সিটি কর্পোরেশন", "passage_text": "যেকোনো সিটি কর্পোরেশনের মতোই সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান কর্তাব্যক্তি হচ্ছেন মেয়র। ২০১২ খ্রিস্টাব্দে এর মেয়র পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান।[2] বর্তমান মেয়র হলেন আরিফুল হক চৌধুরী। এছাড়া অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তার মধ্যে রয়েছেন কমিশনার ও অন্যান্য সাধারণ কর্মচারীগণ।[1]", "question_text": "সিলেটের বর্তমান (২০১৯) মেয়র কে ?", "answers": [{"text": "আরিফুল হক চৌধুরী", "start_byte": 494, "limit_byte": 538}]} {"id": "-398847465085679414-0", "language": "bengali", "document_title": "সিলেট বিভাগ", "passage_text": "সিলেট বিভাগ (সিলেটি: ꠍꠤꠟꠐ ꠛꠤꠜꠣꠉ) বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত একটি প্রশাসনিক অঞ্চল, যা সিলেট, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ — এই চারটি জেলা নিয়ে গঠিত।", "question_text": "সিলেট বিভাগ মোট কয়টি জেলা নিয়ে গঠিত ?", "answers": [{"text": "চারটি", "start_byte": 372, "limit_byte": 387}]} {"id": "-4611455840991263320-1", "language": "bengali", "document_title": "আলাউদ্দিন খিলজি", "passage_text": "আলাউদ্দিন খিলজি ছিলেন খিলজি বংশের প্রতিষ্ঠাতা জালালুদ্দিন খিলজির ভাতিজা এবং জামাতা। বীরভূমদেরকে পরাজিত করে জালালুদ্দিন খিলজি যখন দিল্লি দখল করে নেন। তখন আলাউদ্দিন খিলজিকে আমির-ই-তুজুখ বা উদযাপন মন্ত্রী পদ দেওয়া হয়। ১২৯১ সালে জালালুদ্দিন খিলজি তার ভাতিজা আলাউদ্দিন খিলজির হাতে কারা্(কানপুরের নিকটবর্তী এক এলাকা)নামক অঞ্চলের শাসনভার তুলে দেন। ১২৯৬ সালে আলাউদ্দিন খিলজি বসিলা অবরোধ করে জালালুদ্দিন খিলজির কাছে থেকে আবাধ(উত্তর-প্রদেশ) দখল করে সেটা শাসন করা শুরু করেন। ১২৯৬ সালে দেভাগিরি অবরোধ করেন এবং জালালুদ্দিনের বিপুল পরিমানের সম্পদ দখল করে নেন।জালালুদ্দিন খিলজিকে হত্যা করে, তিনি দিল্লিতে নিজের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরবর্তীতে জালালুদ্দিনের ছেলের কাছ থেকে মুলতান দখল করে নেন।", "question_text": "খিলজি বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "জালালুদ্দিন খিলজি", "start_byte": 126, "limit_byte": 175}]} {"id": "-296075120095075380-22", "language": "bengali", "document_title": "শিখধর্ম", "passage_text": "গুরু অমর দাসের উত্তরসূরি ও জামাতা গুরু রাম দাস অমৃতসর শহরটি স্থাপন করেন। এই শহরেই হরমন্দির সাহিব অবস্থিত এবং এটি শিখদের কাছে পবিত্রতম শহর হিসেবে পরিচিত। গুরু অর্জন শিখদের সংগঠিত করতে শুরু করলে মুঘল কর্তৃপক্ষ তাঁকে বন্দী করে।[56] মুঘল বাহিনী অত্যাচার করে গুরু অর্জনকে হত্যা করলে, তাঁর উত্তরসূরিরা শিখ সম্প্রদায়ে একটি সামরিক ও রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে তুলে মুঘল বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হন।", "question_text": "শিখধর্ম কোন শহরে সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "অমৃতসর", "start_byte": 123, "limit_byte": 141}]} {"id": "4096864341239508510-6", "language": "bengali", "document_title": "তিন গোয়েন্দা", "passage_text": "রকিব হাসানই সেবা প্রকাশনীর কর্ণধার কাজী আনোয়ার হোসেনকে প্রস্তাব করেন কিশোরদের উপযোগী একটি কাহিনী শুরু করার। সেবা প্রকাশনী থেকে তখন কুয়াশা সিরিজ শেষ হয়ে যাওয়ায় আনোয়ার হোসেনও সেই প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান। অবশেষে ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় তিন গোয়েন্দার প্রথম বই \"তিন গোয়েন্দা\"। ২০০৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত টানা লিখে যান রকিব হাসান। তারপর এই সিরিজের হাল ধরেন শামসুদ্দিন নওয়াব। এদিকে কাজী শাহনূর হোসেনের পরামর্শে তিন গোয়েন্দার পুরনো বইগুলো প্রকাশিত হতে থাকে ভলিউম আকারে, কয়েকটি বই একসাথে। পুরনো বইগুলো আর আলাদাভাবে বের হয় না। এদিকে শামসুদ্দিন নওয়াব মূল চরিত্রগুলোর পাশাপাশি অন্তর্ভুক্ত করলেন নতুন চরিত্র কাকাতুয়া কিকো। শামসুদ্দিন নওয়াবের রচনায় কাহিনীগুলো ধার করা হয় এনিড ব্লাইটন, ক্রিস্টোফার পাইকসহ আরো অনেক লেখকের বই থেকে। এছাড়া সেবা প্রকাশনীর অন্যান্য সিরিজ যেমন \"গোয়েন্দা রাজু\", \"রোমহর্ষক\" আর কাজী শাহনূর হোসেনের লেখা \"নীল-ছোটমামা\" সমস্ত বইই রূপান্তর করা হয়েছে তিন গোয়েন্দায়। এছাড়াও শামসুদ্দিন নওয়াবের পাশাপাশি রকিব হাসানও মাঝে মাঝে তিন গোয়েন্দা লিখে থাকেন।[6]", "question_text": "তিন গোয়েন্দা নামক গোয়েন্দা কাহিনী সিরিজের প্রথম সিরিজের নাম কী ?", "answers": [{"text": "তিন গোয়েন্দা", "start_byte": 729, "limit_byte": 766}]} {"id": "-9208991264100517851-42", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "\n৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে মুহাম্মদ-এর ইন্তিকালের পর তার পরিবারের সদস্যরা যখন তার দাফনের কাজে ব্যস্ত ছিলেন তখন মদিনার আনসারদের মধ্যে তার উত্তরসূরি নিয়ে মতপার্থক্য দেখা দেয়। উমর ও আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ দুজনেই আবু বকরের প্রতি তাঁদের আনুগত্য প্রকাশ করেন। মদিনার আনসার ও মুহাজিররা অচিরেই তাদের অনুসরণ করে। আবু বকর এভাবে ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রথম খলিফা (খলিফা রাসুলুল্লাহ বা আল্লাহর রাসুলের উত্তরাধিকারী) হিসেবে অভিষিক্ত হন এবং ইসলামের প্রচারের জন্য কাজ শুরু করেন।[97] এর মাধ্যমে খিলাফত নামক নতুন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে। প্রথমে তাকে বিদ্রোহী আরব গোত্রগুলোকে দমন করতে হয় যারা ইসলাম ত্যাগ করে পূর্ব ব্যবস্থায় ফিরে গিয়েছিল।[98][99][100][101] আবু বকরের ক্ষমতালাভের পর খুব দ্রুত সমস্যা মাথাচাড়া দেয় এবং তা রাষ্ট্রের জন্য হুমকি হয়ে ওঠে। মুহাম্মাদ-এর জীবদ্দশাতেই কিছু ধর্মদ্রোহিতার ঘটনা ঘটে এবং এ সংক্রান্ত সর্বপ্রথম সংঘর্ষ তার জীবদ্দশাতেই হয়। ধর্মত্যাগের ঘটনা বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে তা আরবের প্রত্যেকটি গোত্রকে প্রভাবিত করে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পুরো গোত্র ধর্মত্যাগ করে। কিছু ক্ষেত্রে ইসলামকে অস্বীকার না করলেও যাকাত দিতে অস্বীকারের ঘটনা ঘটে। অনেক গোত্রীয় নেতা নিজেকে নবী দাবি করা শুরু করে। ধর্মত্যাগ ইসলামি আইনে সর্বোচ্চ ধরনের অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয়। আবু বকর বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। এর মাধ্যমে রিদ্দার যুদ্ধ শুরু হয়। মধ্য আরবের ধর্মত্যাগীদের নেতৃত্ব ছিল স্বঘোষিত নবী মুসাইলিমা। অন্যরা দক্ষিণ ও পূর্বের অন্যান্য অঞ্চল যেমন বাহরাইন, মাহরা ও ইয়েমেনে নেতৃত্বে দিচ্ছিল। আবু বকর বিদ্রোহ দমনের জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন করেন। তিনি মুসলিম সেনাবাহিনীকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করেন। সবচেয়ে শক্তিশালী ও প্রাথমিক বাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন খালিদ বিন ওয়ালিদ। বিদ্রোহীদের শক্তিশালী বাহিনীগুলোর সাথে লড়াইয়ের জন্য খালিদের সেনাদের ব্যবহার করা হয়। অন্যান্য সেনাদলগুলো তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ বিদ্রোহীদের মোকাবেলায় ব্যবহার করা হত। আবু বকরের পরিকল্পনা ছিল প্রথমে পশ্চিম ও মধ্য আরব (যা মদিনার নিকটবর্তী ছিল) নিষ্কণ্টক করা, এরপর মালিক ইবনে নুয়ায়রাহকে মোকাবেলা করা ও শেষে সবচেয়ে বিপদজনক শত্রু মুসায়লামাকে শায়েস্তা করা। বেশ কিছু ধারাবাহিক সাফল্যের পর খালিদ বিন ওয়ালিদ শেষপর্যন্ত ইয়ামামার যুদ্ধে মুসায়লামাকে পরাজিত করেন।[102] হিজরি ১১ সালে এ যুদ্ধ শুরু ও সমাপ্ত হয়। ১২ হিজরিতে আরব মদিনায় অবস্থান করা খলিফার নেতৃত্ব একীভূত হয়। বিদ্রোহী নবীদের যুদ্ধে পরাজয়ের মাধ্যমে আবু বকর আরবকে ইসলামের অধীনে সুসংহত করেন এবং ইসলামী রাষ্ট্রকে পতনের হাত থেকে রক্ষা করেন।", "question_text": "হজরত মহম্মদ কত সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "৬৩২", "start_byte": 1, "limit_byte": 10}]} {"id": "-6915649842485863659-1", "language": "bengali", "document_title": "হাওড়া জেলা", "passage_text": "১৯৩৭ সালে হাওড়া জেলা একটি স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৬৩ সালে এই জেলাটি প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়। হাওড়া জেলা বৃহৎ ও মাঝারি শিল্পের জন্য বিখ্যাত। জেলার হুগলি নদীর তীরবর্তী শহরগুলি কার্পাস বয়ন, পাট, ধাতুশিল্প, কাগজ প্রভৃতি শিল্পে বিশেষ সমৃদ্ধ। হাওড়া পৌরসংস্থা পশ্চিমবঙ্গের ছয়টি পৌরসংস্থার অন্যতম। ঐতিহাসিক উদ্ভিদ উদ্যান আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু বটানিক্যাল গার্ডেন ও রামকৃষ্ণ মিশনের প্রধান কার্যালয় বেলুড় মঠ এই জেলার প্রধান পর্যটন কেন্দ্র।", "question_text": "কত সালে হাওড়া জেলা একটি স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ?", "answers": [{"text": "১৯৩৭", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} {"id": "-2590906552885599934-0", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিপিটক", "passage_text": "\nত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মীয় পালি গ্রন্থের নাম। বুদ্বের দর্শন এবং উপদেশের সংকলন। পালি তি-পিটক হতে বাংলায় ত্রিপিটক শব্দের প্রচলন। তিন পিটকের সমন্বিত সমাহারকে ত্রিপিটক বোঝানো হচ্ছে। এই তিনটি পিটক হলো বিনয় পিটক, সূত্র পিটক ও অভিধর্ম পিটক।", "question_text": "বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ ত্রিপিটক কোন ভাষায় লেখা ?", "answers": [{"text": "পালি", "start_byte": 64, "limit_byte": 76}]} {"id": "6919718485597071373-7", "language": "bengali", "document_title": "তাল (সঙ্গীত)", "passage_text": "কাহার্‌বা, কাহেরবা, কার্ফা, ইত্যাদি নামে পরিচিত। উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতে ৪-৪ ছন্দের জন্যে ত্রিতাল ব্যবহার বেশি হলেও লঘু সঙ্গীতের ক্ষেত্রে ৪-৪ ছন্দের জন্যে কাহারবাই সর্বাধিক ব্যবহৃত। কাহার্‌বা আট মাত্রার একটি সমপদী তাল। চতুর্মাত্রিক (৪-৪) ছন্দ। এর দুটি বিভাগ - একটি তালি ও একটি খালি। কাহারবার বোল:", "question_text": "কাহারবা তাল কত মাত্রা বিশিষ্ট ?", "answers": [{"text": "আট", "start_byte": 495, "limit_byte": 501}]} {"id": "4825180598722194012-0", "language": "bengali", "document_title": "শেখ মুজিবুর রহমান", "passage_text": "শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ মার্চ ১৯২০ - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ও ভারতীয় উপমহাদেশের একজন অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি বাঙালীর অধিকার রক্ষায় ব্রিটিশ ভারত থেকে ভারত বিভাজন আন্দোলন এবং পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব প্রদান করেন। প্রাচীন বাঙ্গালি সভ্যতার আধুনিক স্থপতি হিসাবে শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলাদেশের জাতির জনক বা জাতির পিতা বলা হয়ে থাকে। তিনি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের সভাপতি, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি এবং পরবর্তীতে এদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। জনসাধারণের কাছে তিনি শেখ মুজিব এবং শেখ সাহেব হিসাবে বেশি পরিচিত এবং তার উপাধি বঙ্গবন্ধু। তার কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বর্তমান সভানেত্রী এবং বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন অন্যতম মুক্তিযোদ্ধা শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১৭ মার্চ ১৯২০", "start_byte": 49, "limit_byte": 84}]} {"id": "8858032480103139171-13", "language": "bengali", "document_title": "এডুইন হাবল", "passage_text": "ব্রুস পদক - ১৯৩৮.\nরয়েল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির স্বর্ণপদক - ১৯৪০.\nমেডেল অফ মেরিট, দূর পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র বিষয়ে গবেষণার জন্য - ১৯৪৬", "question_text": "দূর পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র বিষয়ে গবেষণার জন্য এডুইন হাবল কোন পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "মেডেল অফ মেরিট", "start_byte": 182, "limit_byte": 220}]} {"id": "5242615473186433051-4", "language": "bengali", "document_title": "ড্যারেল হেয়ার", "passage_text": "জানুয়ারি, ১৯৯২ সালে অ্যাডিলেডে অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের মধ্যকার খেলা পরিচালনার মাধ্যমে আম্পায়ার হিসেবে অভিষেক ঘটে তাঁর। আইসিসি নীতিমালা অনুযায়ী ২০০২ সাল থেকে হেয়ারকে অস্ট্রেলিয়ার বাইরে টেস্ট খেলা পরিচালনা করতে হয়েছে ও অস্ট্রেলিয়ার কোন টেস্টে খেলা পরিচালনা করেননি। ২৬ থেকে ২৯ ডিসেম্বর, ২০০১ তারিখে মেলবোর্নে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার খেলাটি সর্বশেষবারের মতো নিজ দেশে টেস্ট পরিচালনা করেছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আম্পায়ার এডি নিকোলসকে সাথে নিয়ে খেলাটি পরিচালনা করেছিলেন।", "question_text": "ড্যারেল ব্রুস হেয়ার কোন সাল থেকে প্রথম আম্পায়ারিং করা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৯২", "start_byte": 29, "limit_byte": 41}]} {"id": "-3750848077382308977-2", "language": "bengali", "document_title": "আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০", "passage_text": "কোন কারণে যদি টাই হয়, তাহলে সুপার ওভারের মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারণ করা হবে। [1] আইসিসি দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ইংল্যান্ডকে প্রথম দুইটি প্রতিযোগিতা আয়োজনে প্রথমদিককার স্বাগতিক দেশ হিসেবে ঘোষণা করে যারা এ পদ্ধতিকে শুরু থেকেই গ্রহণ করে।[2] ২০১৬ সালে ভারত এ প্রতিযোগিতায় স্বাগতিক দেশ হিসেবে মনোনীত হয়।[3]", "question_text": "সর্বপ্রথম আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ফাইনাল খেলা কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ইংল্যান্ড", "start_byte": 217, "limit_byte": 295}]} {"id": "1792401805174346038-0", "language": "bengali", "document_title": "তাজরীন ফ্যাশন অগ্নিকাণ্ড", "passage_text": "২০১২-এর ঢাকা অগ্নিকাণ্ড বা তাজরীন ফ্যাশন অগ্নিকাণ্ড বাংলাদেশের ঢাকা মহানগরীর উপকণ্ঠ আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুর এলাকায় অবস্থিত তাজরীন ফ্যাশনস লিমিটেড কারখানায় ২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর[4] সংঘটিত একটি মারাত্মক অগ্নিকাণ্ড যাতে মোট ১১৭ জন পোষাকশ্রমিক নিহত হয়। ভয়ানক এই দুর্ঘটনায় ঐ পোশাক কারখানার নয়তলা ভবনের ছয়তলা ভস্মীভূত হয়ে যায়। সরাসরি আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা যায় ১০১ জন পোষাকশ্রমিক। আগুন থেকে রেহাই পেতে ওপর থেকে লাফিয়ে পড়ে মৃত্যু হয় আরও ১০ জনের। ২৭ নভেম্বর ২০১২ মঙ্গলবার বাংলাদেশে শোক দিবস পালিত হয়।[5]", "question_text": "তাজরীন ফ্যাশন অগ্নিকাণ্ডে মোট কত জন নিহত হয় ?", "answers": [{"text": "১১৭", "start_byte": 600, "limit_byte": 609}]} {"id": "8307205204551603422-4", "language": "bengali", "document_title": "আল খোয়ারিজমি", "passage_text": "জন্ম: সোভিয়েত রাশিয়ার আরব সাগরে পতিত আমু দরিয়া নদীর একটি দ্বীপের নিকটে অবস্থিত খোয়ারিজম নামক শহরে। এই শহরটি প্রাচীন সভ্যতার অন্যতম কেন্দ্র ছিল যার তত্কালীন নাম ছিল উরগেঞ্চ। তার জন্ম তারিখ বা শৈশব ও কৈশোর সম্বন্ধে কিছু জানা যায়নি। তবে আনুমানিক ৭৮০ খ্রীষ্টাব্দে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন।\nমৃত্যু: খলিফা আল মামুনের মৃত্যুর ১৪ বছর পর (আনুমানিক ৮৫০ খ্রীষ্টাব্দে) আল খারিজমির মৃত্যু হয়।", "question_text": "আল খারিজমি কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "সোভিয়েত রাশিয়ার আরব সাগরে পতিত আমু দরিয়া নদীর একটি দ্বীপের নিকটে অবস্থিত খোয়ারিজম নামক শহরে", "start_byte": 14, "limit_byte": 271}]} {"id": "-3026331094972559629-0", "language": "bengali", "document_title": "বর্গির হাঙ্গামা", "passage_text": "বাংলায় মারাঠা আক্রমণ বলতে মারাঠা সাম্রাজ্য কর্তৃক ১৭৪২ সাল থেকে ১৭৫১ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ নয় বছরব্যাপী বারবার বাংলা আক্রমণ এবং এর ফলে বাংলার নবাবের সঙ্গে মারাঠাদের সংঘর্ষকে বোঝানো হয় (বাংলার জনগণ মারাঠা আক্রমণকে বর্গির হাঙ্গামা হিসেবে নামকরণ করেছিল)। এই সংঘর্ষে মারাঠাদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন নাগপুর রাজ্যের মারাঠা মহারাজা রঘুজী ভোঁসলে ও তাঁর সেনাপতিরা। মারাঠারা ১৭৪২ থেকে ১৭৫১ সাল পর্যন্ত পরপর পাঁচ বার বাংলা আক্রমণ করে, কিন্তু বাংলার নবাব আলীবর্দী খান তাদের প্রতিটি আক্রমণ ব্যর্থ করে দেন[1][8]। তা সত্ত্বেও মারাঠাদের অবিরত আক্রমণের ফলে বাংলার জনসাধারণ এবং অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়, এবং শেষ পর্যন্ত ১৭৫১ সালে একটি শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে বাংলায় মারাঠা আক্রমণের অবসান ঘটে[1]। এই চুক্তির ফলে উড়িষ্যা কার্যত মারাঠাদের হস্তগত হয় এবং আলীবর্দী মারাঠাদের বার্ষিক হারে চৌথ প্রদান করতে রাজি হন[1][3][10]।", "question_text": "বাংলায় মারাঠা আক্রমণের সময় মারাঠাদের হয়ে কে নেতৃত্ব দিয়েছিলো ?", "answers": [{"text": "রঘুজী ভোঁসলে ও তাঁর সেনাপতিরা", "start_byte": 865, "limit_byte": 944}]} {"id": "-5596055352593534950-6", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্র সেতু", "passage_text": "নদীর ওপর ছিল পন্টুন ব্রিজ বা ভাসমান সেতু। নীচে নৌকা, উপরে পাটাতন। মাঝ বরাবর খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা। লম্বায় ১৫২৮ ফুট, ৪৮ ফুট চওড়া। দু’পাশে সাত ফুটের ফুটপাত। জাহাজ-স্টিমার চলাচলের জন্য সেতুর মাঝখানে ২০০ ফুট খুলে দেওয়া যেত। স্টিমার এলেই সেতু বন্ধ। ভোঁ ভোঁ শব্দ করে স্টিমার পেরিয়ে যাবে, তার পর আবার খুলবে সেতু। পুরনো হাওড়া ব্রিজের নকশা বানিয়েছিলেন স্যর ব্র্যাডফোর্ড লেসলি । ব্রিটিশ শাসনে রেল কোম্পানির খ্যাতনামা ইঞ্জিনিয়ার। এ দেশের বড় বড় রেলসেতুর নকশা তিনিই বানিয়েছিলেন। যেমন, নৈহাটির জুবিলি ব্রিজ। লেসলি সাহেব বিলেত থেকে এসে সেতু নির্মাণের এলাকা ঘুরে দেখে গিয়েছিলেন। ফিরে গিয়ে তৈরি করেন নকশা।", "question_text": "কলকাতার হাওড়া ব্রিজটির মোট দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "১৫২৮ ফুট", "start_byte": 283, "limit_byte": 305}]} {"id": "7642916295082746308-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদের বংশধারা", "passage_text": "ইসলামের হাদিস অনুসারে মোহাম্মদের জন্মের পূর্বে তার মাতা আমিনা স্বপ্নযোগে আশ্চর্যজনক বেশ কয়েকটি ঘটনা দেখেন। এছাড়া তাঁর জন্মের সময়ও কিছু অলৌকিক ঘটনার উল্লেখ বিভিন্ন হাদিস সূত্রে পাওয়া যায়। জন্মের পর নবীর দাদা আবদুল মোত্তালেবকে সংবাদ দেয়া হয় এবং তিনি নবজাতককে দেখে যারপরনাই খুশি হন। উল্লেখ্য নবীর জন্মের আগেই তার পিতা আবদুল্লাহ মারা যান। আবদুল মোত্তালেব নবজাতকের নাম রাখেন মোহাম্মদ যে নাম তত্কালীন আরবে খুব একটা প্রচলিত ছিলনা। আরবীতে এই শব্দের অর্থ প্রশংসিত। পরবর্তীকালে নবীর আরেকটি নামের উল্লেখ পাওয়া যায় যা তাঁর মাতা রাখেন আর তা হল আহমাদ - এই শব্দের অর্থ প্রশংসাকারী। আরবের নিয়ম অনুযায়ী জন্মের সপ্তম দিনে মোহাম্মদের (সাঃ) খৎনা করানো হয়।", "question_text": "নবী মুহাম্মাদের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "আবদুল্লাহ", "start_byte": 866, "limit_byte": 893}]} {"id": "5734269839678000446-14", "language": "bengali", "document_title": "রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর", "passage_text": "ইতোমধ্যেই অবশ্য বাংলা ও বহির্বঙ্গে রবীন্দ্রনাথের কবিখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল। ১৯০১ সালে নৈবেদ্য ও ১৯০৬ সালে খেয়া কাব্যগ্রন্থের পর ১৯১০ সালে তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ গীতাঞ্জলি প্রকাশিত হয়।[5][78] ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি (ইংরেজি অনুবাদ, ১৯১২) কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য সুইডিশ অ্যাকাডেমি রবীন্দ্রনাথকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার প্রদান করে।[গ][79] ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে 'স্যার' উপাধি (নাইটহুড) দেয়।", "question_text": "গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯১০", "start_byte": 351, "limit_byte": 363}]} {"id": "-8077216403776378430-10", "language": "bengali", "document_title": "পাওলো মালদিনি", "passage_text": "১৯৮৮ সালের ৩১ মার্চ যুগোস্লাভয়ার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ইতালি জাতীয় দলের হয়ে তার অভিষেক ঘটে।", "question_text": "পাওলো সিজার মালদিনি কোন সালে প্রথম ইতালির জাতীয় ফুটবল দলে খেলার সুযোগ পান ?", "answers": [{"text": "১৯৮৮ সালের ৩১ মার্চ", "start_byte": 0, "limit_byte": 51}]} {"id": "-2093112330853915217-0", "language": "bengali", "document_title": "আলেপ্পো", "passage_text": "আলেপ্পো (Arabic: ﺣﻠﺐ‎ / ALA-LC: Ḥalab) সিরিয়ার সবচেয়ে বড় শহর এবং আলেপ্পো মুহাফাযার (সিরিয়ার প্রদেশ) রাজধানী। এটি সিরিয়র উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত এবং রাজধানী দামেস্ক থেকে ৩১০ কিলোমিটার দরে অবস্থিত। আলেপ্পোর জনসংখ্যা ২১৩২০০, এটি পূর্ব-ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের মধ্যেও অন্যতম বড় শহর। শতব্দীকাল ধরে আলেপ্পো সিরিয়ার সবচেয়ে জনবহুল অঞ্চল এবং ইস্তানবুল ও কায়রোর পরে উসমানীয় সাম্রাজ্যের তৃতীয় বৃহত্তম শহর ছিল।", "question_text": "সিরিয়ার রাজধানী থেকে আলেপ্পো শহরটির দূরত্ব কত ?", "answers": [{"text": "৩১০ কিলোমিটার", "start_byte": 420, "limit_byte": 457}]} {"id": "-1170590067596764266-16", "language": "bengali", "document_title": "আর্নেস্ট হেমিংওয়ে", "passage_text": "হেমিংওয়ে ও হ্যাডলি তাদের পুত্র জ্যাককে (ডাকনাম বাম্বি) নিয়ে ১৯২৪ সালের জানুয়ারি মাসে প্যারিসে ফিরে আসেন। তারা র‍্যু নত্র্‌-দ্যম দে শাম্পে একটি নতুন অ্যাপার্টমেন্টে চলে যায়।[38] হেমিংওয়ে ফোর্ড ম্যাডক্স ফোর্ডকে দ্য ট্রান্সাটলান্টিক রিভিউ সম্পাদনায় সাহায্য করতেন। এতে পাউন্ড, ডস প্যাসস, বারোনেস এলসা ফন ফ্রেটাগ-লরিংহোফেন ও গারট্রুড স্টেইনের লেখা প্রকাশিত হত, এবং মাঝে মাঝে হেমিংওয়ের নিজের গল্পগুলোও প্রকাশিত হত, যেমন ইন্ডিয়ান ক্যাম্প।[39] ১৯২৫ সালে ইন আওয়ার টাইম প্রকাশিত হওয়ার পর ফোর্ডের মন্তব্যে ভরপুর হয়ে গিয়েছিল।[40][41] বিগ-টু হার্টেড রিভার-কে এই সংকলনের শ্রেষ্ঠ ছোটগল্প হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ইন্ডিয়ান ক্যাম্প বইটিও বেশ প্রশংসা অর্জন করে। ফোর্ড বইটিকে একজন তরুণ লেখকের গুরুত্বপূর্ণ গল্প হিসেবে বিবেচনা করেন[42] এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচকেরা মজাদার ধরন ও বর্ণনামূলক বাক্যের ব্যবহারের মাধ্যমে ছোটগল্পকে পুনর্জাগ্রত করার জন্য হেমিংওয়ের প্রশংসা করেন।[43] ছয় মাস পূর্বে প্যারিসের ডিঙ্গো বারে এফ. স্কট ফিট্‌জেরাল্ডের সাথে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। ফিট্‌জেরাল্ড আর হেমিংওয়ে শুরুতে ভাল বন্ধু ছিলেন। তারা একে অপরের পাণ্ডুলিপি বিনিময়ও করতেন। তাছাড়া লেখক হিসেবে হেমিংওয়েও নানা ভাবে তাঁর কাছে ঋণী। তাঁর লেখা প্রথম বইটি প্রকাশে সাহায্য করেছিলেন ফিট্‌জেরাল্ড। কিন্তু পরবর্তীতে সেই সম্পর্কে শীতলতা তৈরি হয়।[lower-alpha 1][44] যাই হোক, এই বছর ফিট্‌জেরাল্ডের দ্য গ্রেট গেটসবি উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। হেমিংওয়ের বইটি পড়ে পছন্দ করেন এবং সিদ্ধান্ত নেন তাঁর পরবর্তী কাজ হবে একটি উপন্যাস।[45] মন্তপার্নাসে অবস্থানকালে তিনি টানা ৮ সপ্তাহ ধরে লিখে শেষ করেন তাঁর প্রথম উপন্যাস দ্য সান অলসো রাইজেস (১৯২৬)।[46]", "question_text": "আর্নেস্ট মিলার হেমিংওয়ে রচিত প্রথম গ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "দ্য সান অলসো রাইজেস", "start_byte": 3897, "limit_byte": 3948}]} {"id": "2271607014145414358-0", "language": "bengali", "document_title": "মাসুদ রানা", "passage_text": "মাসুদ রানা [1] বাংলাদেশের জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক কাজী আনোয়ার হোসেনের সৃষ্ট একটি কাহিনী-চরিত্র। ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে ধ্বংস পাহাড় প্রচ্ছদনামের প্রথম গ্রন্থটি থেকে শুরু করে সেবা প্রকাশনী থেকে মাসুদ রানা সিরিজে এই চরিত্রকে নিয়ে চার শতাধিক গুপ্তচরবৃত্তীয় কাহিনীর বই প্রকাশিত হয়েছে।[2] সিরিজের প্রথম দুইটি বই মৌলিক হলেও পরবর্তীতে ইংরেজি ও অন্যান্য ভাষার বইয়ের ভাবানুবাদ বা ছায়া অবলম্বনে রচিত হওয়া বইয়ের আধিক্য দেখা যায়। মাসুদ রানার চরিত্রটিকে মূলত ইয়ান ফ্লেমিংয়ের সৃষ্ট জেমস বন্ড চরিত্রটির বাঙালি সংস্করণ হিসেবে সৃষ্টি করেছিলেন লেখক। কিন্তু বর্তমানে সিরিজটি বাংলা বই এর জগতে স্বকীয় একটি স্থান ধরে রেখে পথ চলছে।", "question_text": "মাসুদ রানা কোন উপন্যাসের চরিত্র ?", "answers": [{"text": "ধ্বংস পাহাড়", "start_byte": 303, "limit_byte": 337}]} {"id": "-2856576533731689599-27", "language": "bengali", "document_title": "সমকামিতা", "passage_text": "ভারতের বৃহত্তম ধর্ম হিন্দুধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থগুলিতে সমকামিতার সুস্পষ্ট উল্লেখ না থাকলেও, ধর্মগ্রন্থের কোনো কোনো ব্যাখ্যাকে সমকামিতার বিরোধী মনে করা হয়।[59] তবে ভারতের প্রধান ধর্মবিশ্বাসে সমকামিতার অবস্থান কোথায়, তা নিয়ে গবেষকদের মধ্যে দ্বিমত আছে। কেউ কেউ মনে করেন প্রাচীন হিন্দু সমাজে সমকামিতা শুধু প্রাসঙ্গিকই ছিল না, বরং তা গ্রহণীয়ও ছিল।[60] বর্তমানে ভারতে সমকামিতা বৈধতা পেয়েছে। [61] অতীতে সমকামিতা ভারতীয় নাগরিক সমাজ ও সরকারের কাছে একটি নিষিদ্ধ বিষয় হিসেবে পরিচিত হলেও সম্প্রতি তা আইনি বৈধতা পেয়েছে । ভারতে সমকামিতা নিয়ে সাধারণ আলোচনার সুযোগ কম। যদিও সাম্প্রতিক বছরগুলিতে সমকামিতার প্রতি ভারতীয়দের মনোভাবে কিছু পরিবর্তন লক্ষিত হয়েছে। বিশেষত, ভারতের সংবাদমাধ্যম[62][63][64] ও বলিউডে[65] সমকামিতার প্রদর্শন ও তৎসংক্রান্ত আলোচনা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৯ সালের ২ জুলাই, দিল্লি হাইকোর্টের একটি রায়ে স্পষ্টত জানানো হয়েছে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সম্মতিক্রমে সমকামিতার আচরণ অপরাধের আওতায় পড়ে না। এই রায়ে আরো বলা হয়েছে যে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা ভারতীয় সংবিধানের মৌলিক অধিকার রক্ষা নীতির পরিপন্থী।[66] ২০১৩ সালের ১১ই ডিসেম্বর পুনরায় সমকামিতাকে অবৈধ ঘোষণা করে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।[67]", "question_text": "ভারতবর্ষে কোন সাল থেকে দুটি সমকামী লোকের বিবাহকে আইনী ভাবে বৈধ বলে ঘোষণা করা হয় ?", "answers": [{"text": "২০০৯ সালের ২ জুলাই", "start_byte": 2013, "limit_byte": 2061}]} {"id": "-3883306347800103450-0", "language": "bengali", "document_title": "গিরিশ চন্দ্র সেন", "passage_text": "গিরিশচন্দ্র সেন (জন্ম: ১৮৩৪ - মৃত্যু: ১৯১০)। ভাই গিরিশচন্দ্র সেন নামে তিনি অধিক পরিচিত। তাঁর প্রধান পরিচয় ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন- এর প্রথম বাংলা অনুবাদক হিসেবে। তখন প্রায় ধর্মগ্রন্থ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণা ছিল যে, মূলভাষা থেকে অনূদিত হলে গ্রন্থটির পবিত্রতা ক্ষুণ্ন হবে। পবিত্র কুরআন সম্পর্কেও এমন ধারণা ছিল। এ কারণে অনেক মুসলিম মনীষী এর বঙ্গানুবাদ করতে সাহস পাননি। গিরিশচন্দ্র সেনই অন্য ধর্মালম্বী হয়েও এই ভয়কে প্রথম জয় করেন। শুধু কুরআন শরীফের অনুবাদ নয় তিনি ইসলাম ধর্ম বিষয়ক অনেক গ্রন্থ অনুবাদ করেন। তিনি ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনেক গবেষণাও করেন।", "question_text": "কুরআন- এর প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশচন্দ্র সেন কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৮৩৪", "start_byte": 59, "limit_byte": 71}]} {"id": "-2599633033082164373-7", "language": "bengali", "document_title": "কাগজ", "passage_text": "বস্তুত, কাগজ শব্দটি আরবী মূলক। এছাড়া দোয়াত, কলমও এজাতীয় আরবি শব্দ। সুতরাং কাগজ শব্দটি আরবি হলেও প্রাচীন হিন্দুরাজ্য সময়ে ভারতে কাগজের ব্যবহার ছিল এমনটা মনে করা হয়।[4]", "question_text": "কাগজ শব্দটি কোন ধরণের বাংলা শব্দ ?", "answers": [{"text": "আরবী মূলক", "start_byte": 52, "limit_byte": 77}]} {"id": "-3051071168921438198-0", "language": "bengali", "document_title": "মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য", "passage_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের স্মৃতিকে লালন করার জন্য এবং পরবর্তি প্রজন্মের কাছে স্বাধীনতার চেতনাকে প্রবাহিত করার জন্য। স্বাধীনতাযুদ্ধ স্মরণে নির্মিত এসব ভাস্কর্য রাজধানী শহর ছাড়িয়ে দেশের সর্বত্রই প্রায় রয়েছে। এমনকি বাংলাদেশের বাইরে, বাঙালি অধ্যুষিত অঞ্চলেও রয়েছে স্বাধীনতাযুদ্ধের এসব ভাস্কর্য।", "question_text": "বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের ভাস্কর্য বাংলাদেশের কোথায় নির্মিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "রাজধানী শহর ছাড়িয়ে দেশের সর্বত্রই প্রায়", "start_byte": 651, "limit_byte": 767}]} {"id": "2066337403585704813-1", "language": "bengali", "document_title": "নবীনগর উপজেলা", "passage_text": "এই উপজেলার আয়তন ৩৫৪ বর্গ কিলোমিটার। এ উপজেলার উত্তরে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সদর উপজেলা ও রায়পুরা উপজেলা(নরসিংদী), দক্ষিনে মুরাদনগর উপজেলা(কুমিল্লা), পূর্বে কসবা উপজেলা ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সদর উপজেলা, পশ্চিমে বাঞ্ছারামপুর উপজেলাও রায়পুরা উপজেলা(নরসিংদী) অবস্থিত।", "question_text": "নবীনগর উপজেলার মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 55, "limit_byte": 95}]} {"id": "-4747050532933199099-0", "language": "bengali", "document_title": "মস্তিষ্ক", "passage_text": "\nমস্তিষ্ক হল কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি অপরিহার্য অংশ, যা করোটির অভ্যন্তরে অবস্থিত এবং দেহের প্রধান নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র।ভ্রুণ অবস্থায় সুষুম্নাকান্ডের অগ্রবর্তী দন্ডাকার অংশ ভাঁজ হয়ে পর পর ৩টি বিষমাকৃতির স্ফীতি তৈরী করে ৷ স্ফীতি ৩টি মিলেই গঠিত হয় মস্তিষ্ক ৷\nপ্রাপ্তবয়স্ক লোকের মস্তিষ্কের আয়তন ১৫০০ ঘন সেন্টিমিটার, গড় ওজন ১.৩৬ কেজি এবং এতে প্রায় ১০ বিলিয়ন নিউরন থাকে ৷", "question_text": "একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মস্তিষ্কের গড় আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১৫০০ ঘন সেন্টিমিটার", "start_byte": 814, "limit_byte": 867}]} {"id": "-6481904361126256209-0", "language": "bengali", "document_title": "ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীগণের তালিকা", "passage_text": "ত্রিপুরা হচ্ছে ভারতের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত একটি রাজ্য এবং রাজ্যের সরকার প্রধান হচ্ছেন একজন মুখ্যমন্ত্রী। ১৯৬৩ সাল থেকে ত্রিপুরায় মোট ৯জন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। প্রথম জন হচ্ছেন শচীন্দ্র লাল সিং এবং তিনি ছিলেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস পার্টির নেতা। বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মাণিক সরকার ১৯৯৮ সালের মার্চ মাস থেকে ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি ভারতের মার্কসবাদী কমিউনিস্ট পার্টির একজন পলিটব্যুরো সদস্য।[1]", "question_text": "ত্রিপুরা রাজ্যের সর্বপ্রথম মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "শচীন্দ্র লাল সিং", "start_byte": 470, "limit_byte": 514}]} {"id": "-3322610419723475649-6", "language": "bengali", "document_title": "পেপ্যাল", "passage_text": "পেপ্যালের বর্তমান প্রতিষ্টানের সৃষ্টি হয় ২০০০ সালে কনফিনিটি এবং এক্স ডট কমের একত্রীকরণের মাধ্যমে [10] ম্যাক্স লেভচিন, পিটার থিয়েল এবং লুক নসেক ১৯৯৮ সয়ালে কনফিনিটি স্থাপন করেন মূলত পাম পাইলটের আর্থিক লেনদেন সুবিধা ও গুপ্তসঙ্কেত সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে।[11] এলন মাস্ক ১৯৯৯ সনে এক্স ডট কম চালু করেন অনলাইন আর্থিক প্রিষেবা প্রতিষ্ঠান হিসেবে। এক্স ডট কম ও কনফিনিটি উভয়েই ১৯৯৯ সনের শেষভাগে তাদের ওয়েবসাইট চালু করে [12] উভয় প্রতিষ্ঠানই পালো আলটোর ইউনিভার্সিটি এভিনিউতে অবস্থিত ছিল। কনফিনিটির ওয়েবসাইট পাম পাইলট থেকে পাঠানো অর্থপ্রদান মিলনসাধন করার ব্যাপারে প্রাথমিকভাবে ফোকাস করা হয়ে ছিল।[13] এবং এক্স ডট কম ওয়েবসাইটে একটি বৈশিষ্ট্য হিসেবে ই-মেল অর্থপ্রদানের সঙ্গে একটি বৈশিষ্ট্য হিসেবে ই-মেল অর্থপ্রদানের সঙ্গে আর্থিক পরিষেবা প্রাথমিকভাবে যুক্ত ছিল।", "question_text": "পেপ্যাল নামক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "২০০০ সালে", "start_byte": 116, "limit_byte": 141}]} {"id": "8742601500739034418-3", "language": "bengali", "document_title": "সেন রাজবংশ", "passage_text": "বাংলার পাল সাম্রাজ্যের পতনের পর সেন রাজবংশের শাসনকালের সূচনা হয়। একাদশ শতকে সেন রাজারা একটি ক্ষুদ্র রাজ্য স্থাপন করেছিলেন। কালক্রমে এই রাজ্যটিই বিশাল আকার ধারণ করে।", "question_text": "সেন রাজবংশের ঠিক আগে কোন রাজবংশ বাংলায় শাসন কাজ চালায় ?", "answers": [{"text": "পাল", "start_byte": 19, "limit_byte": 28}]} {"id": "-5725208542543569722-8", "language": "bengali", "document_title": "মুঘল সাম্রাজ্য", "passage_text": "বৃদ্ধ সম্রাট অসুস্থ হবার পর তার বড় ছেলে দারা শিকোহ উত্তরাধিকারী হন। সিংহাসন নিয়ে শাহজাহানের ছেলেদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অন্যান্যদের পরাজিত করে শেষপর্যন্ত আওরঙ্গজেব জয়ী হন। দারা শিকোহকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।[19] মারাত্মক অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে প্রভাব বিস্তার করায় আওরঙ্গজেব শাহজাহানকে গৃহবন্দী করেন। আওরঙ্গজেবের সময় মুঘল সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক কর্তৃত্ব অনেক বৃদ্ধি পায়। তিনি প্রায় সমগ্র দক্ষিণ এশিয়াকে মুঘল সাম্রাজ্যের সরাসরি অধীনে নিয়ে আসেন। ১৭০৭ সালে তার মৃত্যুর পর সাম্রাজ্যের অনেক অংশ বিদ্রোহ করতে শুরু করে।[19] আওরঙ্গজেবের ছেলে প্রথম বাহাদুর শাহ প্রশাসন সংস্কার করতে সচেষ্ট হয়েছিলেন। তবে ১৭১২ সালে তার মৃত্যুর পর মুঘল সাম্রাজ্য বিশৃঙ্খল অবস্থায় পড়ে। ১৭১৯ সালে চারজন দুর্বল সম্রাট পরপর শাসন করেছেন।[19]", "question_text": "আওরঙ্গজেবের পর কে মুঘল সম্রাটের পদ গ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "প্রথম বাহাদুর শাহ", "start_byte": 1519, "limit_byte": 1566}]} {"id": "4487955186249864723-0", "language": "bengali", "document_title": "ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ", "passage_text": "অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ (জন্ম: ফেব্রুয়ারি ১, ১৯৩১ - মৃত্যু: ডিসেম্বর ১০, ২০১২) বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তিনি বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৬ সালের ২৯ অক্টোবর তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত হবার জন্য শপথ গ্রহণ করেন। পরে জরুরী আইন জারি করে ২০০৭ সালের ১২ জানুয়ারি তিনি এই পদ ছেড়ে দেন। এই পদে তার স্থলাভিষিক্ত হন বিশ্ব ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. ফখরুদ্দীন আহমদ। ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলে ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের কার্যকাল সমাপ্ত হয়।", "question_text": "অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ কত সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদে নির্বাচিত হন ?", "answers": [{"text": "২০০৯", "start_byte": 1530, "limit_byte": 1542}]} {"id": "-4795091194020976170-0", "language": "bengali", "document_title": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ", "passage_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (English: World WarII, Second World War, WWII, WW2) মানবসভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল, এই ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা ধরা হলেও ১৯৩৯ সালের আগে এশিয়ায় সংগঠিত কয়েকটি সংঘর্ষকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। তৎকালীন বিশ্বে সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং দুইটি বিপরীত সামরিক জোটের সৃষ্টি হয়; মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি। এই মহাসমরকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে ধরা হয়, যাতে ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং সামরিক ও বেসামরিক সম্পদের মধ্যে কোনরকম পার্থক্য না করে তাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে। এছাড়া বেসামরিক জনগণের উপর চালানো নির্বিচার গণহত্যা, হলোকস্ট (হিটলার কর্তৃক ইহুদীদের উপর চালানো গণহত্যা), পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োগ প্রভৃতি ঘটনায় কুখ্যাত এই যুদ্ধে প্রায় ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ মৃত্যুবরণ করে। এসব পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম যুদ্ধ।[1]", "question_text": "দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কোন সালে হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল", "start_byte": 326, "limit_byte": 384}]} {"id": "-3472782844995774868-0", "language": "bengali", "document_title": "মনোহর পার্রীকর", "passage_text": "মনোহর গোপালকৃষ্ণা প্রভু পার্রীকর (জন্মঃ ১৩ ডিসেম্বর ১৯৫৫) হলেন ভারতের একজন রজনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি উত্তর প্রদেশ রাজ্যের লোকসভা নির্বাচনী ক্ষেত্র থেকে রাজ্যসভার সদস্য এবং তিনি গোয়া রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী[1][2]। তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৭৮ সালে মুম্বাইয়ের ভারতীয় প্রৌদ্যোগিকী সংস্থান থেকে স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন; তিনিই ভারতের প্রথম আই.আই.টি. উত্তীর্ণ মুখ্যমন্ত্রী। ২০০১ সালে ভা.প্রৌ.স, মুম্বাই তাকে 'বিশিষ্ট প্রাক্তন ছাত্র' উপাধি প্রদান করে।", "question_text": "বর্তমানে গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী কে ?", "answers": [{"text": "মনোহর গোপালকৃষ্ণা প্রভু পার্রীকর", "start_byte": 0, "limit_byte": 90}]} {"id": "2855703607822460518-28", "language": "bengali", "document_title": "রোবটের ইতিহাস", "passage_text": "প্রথম ডিজিটাল পরিচালিত এবং প্রোগ্রামযোগ্য রোবটটি ১৯৫৪ সালে জর্জ ডিভোল দ্বারা উদ্ভাবিত হয়েছিল এবং অবশেষে অ্যানিমেট নামে অভিহিত হয়েছিল। এটি পরে আধুনিক রোবোটিক্স শিল্পের ভিত্তি স্থাপন করে।দেভল সালে জেনারেল মোটরসকে প্রথম অ্যানিমিট বিক্রি করে এবং ১৯৬১ সালে টেন্টন, নিউ জার্সি একটি প্ল্যান্টে একটি ডাই কার্টসিং মেশিন থেকে উত্তপ্ত টুকরো ধাতু উত্তোলন এবং তাদের স্ট্যাকে ইনস্টল করা হয়। প্রথম ডিজিটাল চালিত প্রোগ্রামযোগ্য রোবোটিক আর্মের জন্য Devol এর পেটেন্ট আধুনিক রোবোটিক্স শিল্পের ভিত্তি প্রতিনিধিত্ব করে।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম রোবোট কে বা কারা তৈরী করেন ?", "answers": [{"text": "জর্জ ডিভোল", "start_byte": 161, "limit_byte": 189}]} {"id": "-458659178719722926-3", "language": "bengali", "document_title": "ফিফা বিশ্বকাপ", "passage_text": "সর্বশেষ বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে রাশিয়ায়, ২০১৮ সালের ১৪ জুন থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত। এই বিশ্বকাপে ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়াকে ফাইনালে ৪-২ গোলে পরাজিত করে শিরোপা জিতে নেয়।", "question_text": "সর্বশেষ জাতীয় ফুটবল ফিফা বিশ্বকাপ কত সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "২০১৮", "start_byte": 120, "limit_byte": 132}]} {"id": "7941395936549656168-0", "language": "bengali", "document_title": "দিলীপ কুমার", "passage_text": "\nদিলীপ কুমার (Marathi: दिलीप कुमार; জন্ম: ১১ ডিসেম্বর ১৯২২, জন্ম নাম মুহাম্মদ ইউসুফ খান) হলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, যিনি \"ট্রাজেডি কিং\" নামে সুপরিচিত,[1] এবং সত্যজিৎ রায়ের মতে সর্বশেষ রচনাশৈলী একজন গুণী অভিনেতা।[2] তিনি ১৯৪৪ সালে \"বোম্বে টকিজের\" ব্যানারে \"জোয়ার ভাটা\" চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র শিল্পে পদার্পন করেন। তিনি চলচ্চিত্র শিল্প ছয় দশকের অধিক সময় ধরে বিচরণ করেছেন এবং অভিনয় করেছেন ৬০টির বেশি ছায়াছবিতে। তিনি বিভিন্ন ধরনের বৈচিত্রময় ভূমিকায় অভিনয় করেছেন, যেমন- যেমন রোমান্টিক ধাঁচের চলচ্চিত্র হিসেবে ১৯৪৯ সালের আন্দাজ, ১৯৫২ সালের বেপরোয়া বা হঠকারী এবং চালবাজ চরিত্রে আন, ১৯৫৫ সালে নাটকীয় চলচ্চিত্র দেবদাস, ১৯৫৫ সালের হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র আজাদ, ১৯৬০ সালে ঐতিহাসিক চলচ্চিত্র মুঘল-ই-আজম, এবং ১৯৬১ সালের সামাজিক ঘরানার চলচ্চিত্র গঙ্গা যমুনা।", "question_text": "ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা দিলীপ কুমারের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "জোয়ার ভাটা", "start_byte": 669, "limit_byte": 700}]} {"id": "-51325727340220574-11", "language": "bengali", "document_title": "সাভার উপজেলা", "passage_text": "সাভার থানা ১৯১২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ১৯৮১ সালে একটি উপজেলায় পরিণত হয়। বর্তমানে সাভার উপজেলা ২ টি থানায় বিভক্ত; যার একটি হচ্ছে সাভার মডেল থানা এবং অন্যটি আশুলিয়া থানা। এ উপজেলার একমাত্র পৌরসভা হল সাভার পৌরসভা এবং ইউনিয়নগুলো হল:", "question_text": "ঢাকা জেলার উপজেলা সাভারের অধীনে মোট কয়টি থানা রয়েছে ?", "answers": [{"text": "২", "start_byte": 262, "limit_byte": 265}]} {"id": "9054751182703597651-0", "language": "bengali", "document_title": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন", "passage_text": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।", "question_text": "মাইক্রোসফট কর্পোরেশন কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল", "start_byte": 962, "limit_byte": 1013}]} {"id": "2063045842740367166-4", "language": "bengali", "document_title": "সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়", "passage_text": "তিনি প্রথম জীবনে স্কুল ও রাজ্যের হয়ে ক্রিকেট খেলা শুরু করেন ক্রিকেট জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য পেতে থাকেন তিনি। তিনি তাঁর জীবনের প্রথম একদিনের আন্তজার্তিক ম্যাচ খেলেন ১১ই জানুয়ারী, ১৯৯২ সালে। কিন্তু তিনি সেই অভিষেক ম্যাচে মাত্র তিন (৩) রান করেন, যার ফলে তিনি সঙ্গে সঙ্গে দল থেকে বাদ পড়েন। তার পরে ১৯৯৩-১৯৯৪ এবং ১৯৯৪-১৯৯৫ সালের রঞ্জি ট্রফিতে চমৎকার সাফল্য লাভ করেন যার ফলে তিনি আবার ১৯৯৬-এর ইংল্যান্ড সফরের জন্য খেলার সুযোগ পান। এরপরে সেই সফরেই তিনি তার জীবনের প্রথম টেষ্ট খেলেন ২০ই জুন, ১৯৯৬ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে। তিনি সেই সফরে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছিলেন।", "question_text": "সৌরভ গাঙ্গুলি কত সালে ভারতীয় জাতীয় দলের হয়ে প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৯৬", "start_byte": 1023, "limit_byte": 1035}]} {"id": "-5895281969445246034-1", "language": "bengali", "document_title": "দিলীপ কুমার", "passage_text": "১৯৭৬ সালে, দিলীপ কুমার ছবিতে অভিনয় থেকে পাঁচ বছর বিরতি নেন এবং ছায়াছবি ক্রান্তি প্রধান চরিত্রে অভিয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে নিয়মিত হন এবং প্রধান চরিত্রে নিয়মিত অভিনয় চালিয়ে যান। যেমন: \"শক্তি\" (১৯৮২), \"কর্ম\" (১৯৮৬) এবং \"সওদাগর\" (১৯৯১)। তাঁর সর্বশেষ অভিনীত চলচ্চিত্র ছিল \"কিলা\" (১৯৯৮)। দিলীপ কুমার অভিনেত্রী \"বৈজয়ন্তীমালার\" সাথে সবচেয়ে বেশীসংখ্যক চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন, যেখানে তারা উভয়েই একসাথে নিজেদের প্রযোজিত প্রতিষ্ঠান থেকে \"গঙ্গা যমুনা\" সহ সাতটি ছায়াছবিতে অভিনয় করেন। তাদের দুজনের মধ্যে সবসময়ের জন্য বোঝাপড়া খুবই ভাল ছিল।[3][4]", "question_text": "ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা দিলীপ কুমার অভিনীত সর্বশেষ চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "কিলা", "start_byte": 708, "limit_byte": 720}]} {"id": "-1640286174836202126-0", "language": "bengali", "document_title": "মহান আলেকজান্ডার", "passage_text": "ম্যাসিডনের তৃতীয় আলেকজান্ডার (২৩ অথবা ২৯ জুলাই ৩৫৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ – ১০ অথবা ১১ জুন ৩২৩ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ), যিনি মহান আলেকজান্ডার (Greek: Ἀλέξανδρος ὁ Μέγας, আলেক্সান্দ্রোস হো মেগাস; Koine Greek:[a.lék.san.dros ho mé.gas]iii[›]) নামে জগদ্বিখ্যাত, ছিলেন ম্যাসিডন নামক প্রাচীন গ্রিক রাজ্য[1][2][3][4][5][6][7][8][9][10][11][12][13][14][15][16][17][18][19] শাসনকারী আর্গিয়াদ রাজবংশের একজন রাজা। ৩৫৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে পেল্লা নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করে আলেকজান্ডার মাত্র কুড়ি বছর বয়সে তার পিতা দ্বিতীয় ফিলিপের স্থলাভিষিক্ত হন। তার শাসনকালের অধিকাংশ সময় তিনি উত্তর-পূর্ব আফ্রিকা ও পশ্চিম এশিয়া জুড়ে সামরিক অভিযান পরিচালনা করেন এবং ত্রিশ বছর বয়সের মধ্যে তিনি মিশর থেকে উত্তর পশ্চিম ভারত পর্য্যন্ত প্রাচীন বিশ্বের বৃহত্তম সাম্রাজ্যগুলির মধ্যে অন্যতম একটি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।[20] এই অপরাজেয় সমরবিদ ইতিহাসের অন্যতম সফল সেনানায়ক হিসেবে পরিগণিত হন।[21]", "question_text": "আলেকজান্ডারের সাম্রাজ্যের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ম্যাসিডন", "start_byte": 577, "limit_byte": 601}]} {"id": "-2561730642770929436-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলা লিপি", "passage_text": "বাংলা লিপি হল একটি লিখন পদ্ধতি যেটা ব্যবহৃত করা হয় বাংলা, মণিপুরি, ককবরক, অসমীয়া ভাষায়। বাংলা লিপির গঠন তুলনামূলকভাবে কম আয়তাকার ও বেশি সর্পিল। বাংলা লিপিটি সিদ্ধং লিপি থেকে উদ্ভূত হয়েছে বলে মনে করা হয়। অনুরূপ হিসাবে অসমিয়াকে মনে করা হলেও অসমীয়া লিপির উৎপত্তি বাংলা লিপি উৎপত্তির অন্তত আড়াইশ বছর পর। যে ভিন্নতা (বাংলা র; অসমীয়া ৰ ) আধুনিক বাংলা ও অসমীয়া ভাষায় দেখা সেটি ১৮ শতকের আগে ছিল না। পরবর্তিতে নিচে ফোঁটা দেওয়া র বাংলায় ব্যবহৃত হয়। বাংলা লিপি বিশ্বের ৫ম সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত লিখন পদ্ধতি।", "question_text": "কোন লিপি থেকে বাংলা লিপির জন্ম ?", "answers": [{"text": "সিদ্ধং", "start_byte": 426, "limit_byte": 444}]} {"id": "1429724599905928491-2", "language": "bengali", "document_title": "কৃষ্ণ", "passage_text": "কৃষ্ণ শব্দের অর্থ কালো বা ঘন নীল। গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্রে, অনেকেই কৃষ্ণ শব্দটি সর্বাকর্ষক অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে বলে মনে করেন ।\nভাগবত পুরাণে কৃষ্ণকে প্রায়শই বংশী-বাদনরত এক কিশোরের রূপে বর্ণনা করা হয়েছে।[2] আবার ভগবদ্গীতায়, তিনি এক পথপ্রদর্শক এবং সহায়ক তরুণ রাজপুত্র। সমগ্র মহাভারত কাব্যে, তিনি একজন কূটনীতিজ্ঞ হিসাবে পাণ্ডবপক্ষে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন, কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুনের রথের সারথিরূপে অবতীর্ণ হয়েছেন।[3] হিন্দু দর্শন ও ধর্মতাত্ত্বিক ঐতিহ্যে কৃষ্ণ-সংক্রান্ত উপাখ্যানগুলি বহুধা পরিব্যাপ্ত।[4] তিনি একাধারে: শিশুদেবতা, রঙ্গকৌতুকপ্রিয়,আদর্শ প্রেমিক, দিব্য নায়ক ও সর্বোচ্চ ঈশ্বর। [5] কৃষ্ণ-সংক্রান্ত উপাখ্যানগুলি মূলত লিখিত আছে মহাভারত, হরিবংশ, ভাগবত পুরাণ ও বিষ্ণু পুরাণ গ্রন্থে।", "question_text": "গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্মাবলম্বী লোকেদের আরাধ্য দেবতা কে ?", "answers": [{"text": "কৃষ্ণ", "start_byte": 243, "limit_byte": 258}]} {"id": "167407130057280550-0", "language": "bengali", "document_title": "ভীমরাও রামজি আম্বেডকর", "passage_text": "ডক্টর ভীমরাও রামজি আম্বেডকর (Marathi: डॉ.भीमराव रामजी आंबेडकर) (১৪ই এপ্রিল ১৮৯১ - ৬ই ডিসেম্বর ১৯৫৬) ছিলেন একজন ভারতীয় ব্যবহারশাস্ত্রজ্ঞ (জ্যুরিস্ট), রাজনৈতিক নেতা, বৌদ্ধ আন্দোলনকারী, দার্শনিক, চিন্তাবিদ, নৃতত্ত্ববিদ, ঐতিহাসিক, বাগ্মী, বিশিষ্ট লেখক, অর্থনীতিবিদ, পণ্ডিত, সম্পাদক, রাষ্ট্রবিপ্লবী ও বৌদ্ধ পুনর্জাগরণবাদী। তিনি বাবাসাহেব নামেও পরিচিত ছিলেন। তিনি ভারতের সংবিধানের[1] খসড়া কার্যনির্বাহক সমিতির সভাপতিও ছিলেন। তিনি ভারতীয় জাতীয়তাবাদী এবং ভারতের দলিত আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা। ইনি ভারতের সংবিধানের মুখ্য স্থাপক। ২০১২ সালে হিস্ট্রি টি. ভি.১৮ আয়োজিত একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে ভারতীয়দের ভোটের দ্বারা তিনি \"শ্রেষ্ঠ ভারতীয়\"ও নির্বাচিত হন।", "question_text": "ভারতের সংবিধানটির রচয়িতা কে ?", "answers": [{"text": "ভীমরাও রামজি আম্বেডকর", "start_byte": 16, "limit_byte": 75}]} {"id": "7005302428464413061-1", "language": "bengali", "document_title": "আলেক্সি এ. রোদিওনোভ", "passage_text": "রাষ্ট্রদূত হিসেবে পাকিস্তানে দায়িত্ব পালনকালে ১৯৭১ সালে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধে তিনি জড়িত হয়ে পড়েন। এ সময়ে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে প্রাপ্ত গোপন বার্তা রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া খানের কাছে হস্তান্তর করেন। ঐ বার্তায় ইয়াহিয়া খানকে পূর্ব পাকিস্তানে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনয়নকল্পে ভারতের সাথে সংঘাতপূর্ণ অবস্থান থেকে বিরত থাকার কথা তুলে ধরা হয়।:231[2]", "question_text": "১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান নৌযুদ্ধের সময় পাকিস্থানের রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "ইয়াহিয়া খানের", "start_byte": 462, "limit_byte": 505}]} {"id": "1214250873335605680-0", "language": "bengali", "document_title": "হাসান ইবনে আলী", "passage_text": "হাসান ইবন আলী (Arabic: الحسن بن علي بن أبي طالب‎; ৪ঠা মার্চ ৬২৫ / ১৫ রমজান ৩ হিজরী - ৯ বা ৩০ মার্চ ৬৭০ / ৭ সফর[1] বা ২৮ সফর ৫০ হিজরী; ৪৭ বছর বয়স)[2] হলেন ইসলামের একজন অতি গুরুত্বপূর্ন চরিত্র। তিনি ইসলামের চতুর্থ খলিফা আলী ও নবী কন্যা ফাতিমা-এর পুত্র;[3] এবং নবী মুহাম্মদ-এর দৌহিত্র। তারা বাবার মৃত্যুর পর তিনি রাষ্ট্রের প্রধান বা খলিফা হিসাবে অধিষ্ঠিত হন, মদিনা থেকে অবসরের এবং মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ানের সাথে চুক্তিতে যাবার আগে পর্যন্ত। সুন্নী এবং শিয়া উভয় সম্প্রদায়ই হাসানকে শহীদ হিসেবে সম্মান করে। তিনি আহলে-আল-কিসার ৫ জনের অন্যতম এবং আহলে-আল-বাইতেরও সদস্য। তাকে শিয়াগণ দ্বিতীয় ইমাম হিসেবে মান্য করে।", "question_text": "হাসান ইবনে আলীর পিতার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "আলী", "start_byte": 508, "limit_byte": 517}]} {"id": "7368577689306281053-15", "language": "bengali", "document_title": "জ্যাক রাসেল (ক্রিকেটার, জন্ম ১৯৬৩)", "passage_text": "পিঠের সমস্যায় ক্রমাগত ভোগার ফলে মৌসুমের খেলাগুলোয় অনিয়মিত হয়ে পড়েন তিনি। ফলশ্রুতিতে, নিজস্ব ৪১তম জন্মদিনের অল্প কয়েকদিন পূর্বে ২০০৪ সালে কাউন্টি ক্রিকেটকে বিদায় জানান।[12][13][14]", "question_text": "রবার্ট চার্লস জ্যাক রাসেল কোন সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর নেন ?", "answers": [{"text": "২০০৪", "start_byte": 361, "limit_byte": 373}]} {"id": "2091555274105947315-7", "language": "bengali", "document_title": "ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স", "passage_text": "১২ মার্চ ২০১৮ তারিখের ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ২১১ নেপালের কাঠমান্ডুর ত্রিভূবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার সময় বিধ্বস্ত হয়। উড়োজাহাজটিতে মোট ৭১ জন আরোহী ছিল। যার মধ্যে ৫১ জন নিহত হয় ও ২০ জনকে জীবিত উদ্ধার হয়।[13][14]\n২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কক্সবাজারগামী ইউএস-বাংলার বিএস-১৪১ ফ্লাইটটিতে ত্রুটি দেখা দেয়ায় সেটি কক্সবাজার বিমানবন্দরে অবতরণ করতে না পেরে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করে। নোজ গিয়ার বা সামনে চাকা না খোলায় মারাত্মক দুর্ঘটনার শঙ্কা থাকলেও ইউএস-বাংলার বোয়িং ৭৩৭-৮০০ (রেজিস্ট্রেশন এস২-এজেএ) উড়োজাহাজটি নোজ গিয়ার ছাড়াই শুধু পেছনের চাকায় ভর করেই নিরাপদে অবতরণে সক্ষম হয়। বিমানটি ১১ শিশুসহ (ইনফ্যান্ট) ১৬৪ জন যাত্রী ও ৭ জন ক্রু সহ নিরাপদে অবতরণ করতে সক্ষম হয়। ফ্লাইটটি পরিচালনা করছিলেন ক্যাপ্টেন জাকারিয়া।[15]", "question_text": "বাংলাদেশের বেসরকারি এয়ারলাইন্স ইউএস কোন সালে নেপালের কাঠমান্ডু ত্রিভুবন বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হয় ?", "answers": [{"text": "১২ মার্চ ২০১৮", "start_byte": 0, "limit_byte": 35}]} {"id": "-5623625530085475525-11", "language": "bengali", "document_title": "হ্যারি পটার", "passage_text": "এই সিরিজটি অনেক প্রকাশনা পুরস্কার ও প্রশংসা পেয়েছে। এগুলোর মধ্যে, প্রথম তিনটি বই, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন, হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস এবং হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান, ১৯৯৭, ১৯৯৮, ১৯৯৯ সালে নেসলে স্মার্টিস বুক প্রাইজ পেয়েছে ৯-১১ বছর বয়সীদের শ্রেণীতে ।[14]", "question_text": "হ্যারি পটার সিরিজের দ্বিতীয় চলচ্চিত্রটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস", "start_byte": 331, "limit_byte": 448}]} {"id": "-3779216342730967067-3", "language": "bengali", "document_title": "এইডস", "passage_text": "২০১৬ সালের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বে প্রায় ৩ কোটি ৬৭ লক্ষ লোক এইচআইভি (মানব প্রতিরক্ষা অভাবসৃষ্টিকারী ভাইরাস) দ্বারা আক্রান্ত ছিল এবং ঐ বছর এইডসের কারণে ১০ লক্ষ লোকের মৃত্যু হয়।[6] তবে ২০১৬ সালে ২০১৫ সালের তুলনায় নতুন এইচআইভি সংক্রমণের সংখ্যা ৩ লক্ষ কম ছিল।[7] বেশির ভাগ এইডস আক্রান্ত রোগীই সাহারা-নিম্ন আফ্রিকাতে বাস করে।[4] ১৯৮০-র দশকের শুরুতে রোগটি চিহ্নিত করার পর থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী এইডস রোগে মোট আনুমানিক ৩ কোটি ৫০ লক্ষ লোক মারা গেছে।[8] এইডসকে বর্তমানে একটি মহামারী ব্যাধি হিসেবে গণ্য করা হয়, যা বিশ্বের বিশাল এক আয়তন জুড়ে বিদ্যমান এবং যা সক্রিয়ভাবে ছড়িয়ে পড়ছে।[9] এইচআইভি ভাইরাসটি সম্ভবত ১৯শ শতকের শেষভাগে বা ২০শ শতকের শুরুর দিকে পশ্চিম-মধ্য আফ্রিকাতে উৎপত্তিলাভ করে।[10] ১৯৮১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র সিডিসি সর্বপ্রথম রোগটি শনাক্ত করে এবং তার পরে ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে এই রোগের কারণ হিসেবে এইচআইভি ভাইরাসকে শনাক্ত করা হয়।[11]", "question_text": "এইচ আই ভি ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া যায় কোন সালে ?", "answers": [{"text": "১৯৮০", "start_byte": 2146, "limit_byte": 2158}]} {"id": "-3695677209482197386-1", "language": "bengali", "document_title": "নেইমার", "passage_text": "নেইমার ডা সিল্ভা জন্মগ্রহণ করেন সাও পাওলো, ব্রাজিলে সিনিয়র নেইমার ডা সিল্ভা এবং নান্দিনি সান্তসের ঘরে। তিনি তাঁর পিতার নামের অনুসারে নাম পান, যিনি একজন প্রাক্তন ফুটবলার এবং পরবর্তীতে নেইমারের পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন। নেইমার তাঁর প্রতিভা দেখানো শুরু করার পর থেকেই তাঁর পিতা নেইমারের পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন। নেইমার তাঁর পিতার ভুমিকা সম্পর্কে বলেন, \"আমার পিতা আমার পাশেই থাকেন সেই ছোটবেলা থেকেই এবং তিনি সবকিছুর খেয়াল রাখেন। তিনিই আমার সব সময়ের সঙ্গী এবং আমার পরিবারের অন্যতম একজন। ২০০৩ সালে, নেইমার তাঁর পরিবারের সঙ্গে সাঁও ভিসেন্তে চলে আসেন। সেখানে তিনি যুব পর্তুগিসা সানতিস্তাতে খেলা শুরু করেন। ২০০৩ এর শেষে তাঁরা সান্তসে চলে আসেন। সেখানে নেইমার সান্তস ফুটবল ক্লাবে যোগ দেন।", "question_text": "নেইমার দা সিল্ভা স্যান্তোস জুনিয়র সর্বপ্রথম কোন ফুটবল ক্লাবের হয়ে খেলেন ?", "answers": [{"text": "পর্তুগিসা সানতিস্তা", "start_byte": 1500, "limit_byte": 1555}]} {"id": "8354137425464189148-5", "language": "bengali", "document_title": "আশাপূর্ণা দেবী", "passage_text": "১৯২৪ সালে, মাত্র ১৫ বছর ৮ মাস বয়সে কৃষ্ণনগরের বাসিন্দা কালিদাস গুপ্তের সাথে বিবাহ সম্পন্ন হয়।", "question_text": "কত বছর বয়সে আশাপূর্ণা দেবীর বিবাহ সম্পন্ন হয় ?", "answers": [{"text": "১৫ বছর ৮ মাস", "start_byte": 43, "limit_byte": 73}]} {"id": "4844051822065438920-1", "language": "bengali", "document_title": "অন্ধ্রপ্রদেশ", "passage_text": "অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূলরেখার দৈর্ঘ্য । এটি ভারতের দ্বিতীয় দীর্ঘতম উপকূলরেখা (গুজরাতের পরেই)।[6] অন্ধ্রপ্রদেশ দুটি অঞ্চলে বিভক্ত: উপকূলীয় অন্ধ্র ও রায়ালসীমা। তাই এই রাজ্যকে সীমান্ধ্র নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। রাজ্যের ১৩টি জেলার মধ্যে ৯টি উপকূলীয় অন্ধ্র এলাকার ও ৪টি রায়ালসীমার। বিশাখাপত্তনম ও বিজয়ওয়াড়া এই রাজ্যের দুটি বৃহত্তম শহর। ১০ বছরের জন্য হায়দ্রাবাদ শহরটি অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলঙ্গানার যৌথ রাজধানী।[7] অন্ধ্রপ্রদেশ ভারতের একমাত্র রাজ্য যার রাজধানী রাজ্যের মূল ভূখণ্ডের বাইরে অবস্থিত। এই রাজ্যের রাজধানী হায়দ্রাবাদ অন্ধ্রপ্রদেশ-তেলঙ্গানা সীমান্ত থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।", "question_text": "ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "হায়দ্রাবাদ", "start_byte": 944, "limit_byte": 977}]} {"id": "1882961739746663172-0", "language": "bengali", "document_title": "২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ ফাইনাল", "passage_text": "২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলাটি অনুষ্ঠিত হয় ২০১০ সালের ১১ জুলাই তারিখে। দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ শহরের সকার সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এই খেলাটির মাধ্যমে ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের শিরোপাজয়ী দলটিকে নির্ধারণ করা হয়। এই খেলায় স্পেন, নেদাল্যান্ডসকে ১–০ গোলে পরাজিত করে। নির্ধারিত সময়ের খেলা গোলশূন্য সমতায় থাকার পর খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময় শেষ হবার মাত্র ৪ মিনিট আগে আন্দ্রেজ ইনিয়েস্তা স্পেনের পক্ষে জয়সূচক গোলটি করেন। স্পেন ও নেদারল্যান্ডস উভয় দলই প্রথম বারের মতো বিশ্বকাপে পরস্পরের মুখোমুখি হয় এই খেলার মাধ্যমে। নেদারল্যান্ডস এর আগে কখনো বিশ্বকাপ জয় করতে না পারলেও ১৯৭৪ ও ১৯৭৮ সালে তাঁরা রানার্স-আপ হয়েছিলো। অপরদিকে স্পেন এবারই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে। পূর্বে স্পেনের বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ সাফল্য ছিলো চতুর্থ স্থান পর্যন্ত, যা তারা লাভ করে ১৯৫০ সালের বিশ্বকাপে।", "question_text": "২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলাটিতে কোন দল পরাজিত হয় ?", "answers": [{"text": "নেদাল্যান্ডস", "start_byte": 635, "limit_byte": 671}]} {"id": "-1883955055984544294-0", "language": "bengali", "document_title": "আলবার্ট আইনস্টাইন", "passage_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন (German: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।[1]", "question_text": "আলবার্ট আইনস্টাইন কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "মার্চ ১৪, ১৮৭৯", "start_byte": 163, "limit_byte": 199}]} {"id": "-1613142550860147030-2", "language": "bengali", "document_title": "হোমো ইরেক্টাস", "passage_text": "হোমো ইরেক্টাসের প্রথম জীবাশ্ম আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৮৯১ ও ১৮৯২ সালে ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে ফরাসি বংশোদ্ভূত ওলন্দাজ সামরিক শল্যচিকিৎসক ওজেন দুবোয়া কর্তৃক। দুবোয়া আসলে মানুষের পূর্বপুরুষদের জীবাশ্ম আবিষ্কারের নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়েই ইন্দোনেশিয়া গিয়েছিলেন। তার প্রথম আবিষ্কৃত জীবাশ্ম ছিল একটি খুলির ঊর্ধ্বাংশ (স্কাল-ক্যাপ), যা সোলো নদীর তীরে অবস্থিত ত্রিনিল নামক স্থানে পাওয়া যায়। এ কারণে জীবাশ্মটির নাম Trinil 2। এর কয়েক বছর পর একই জায়গা থেকে একটি ফিমার খুঁজে পান।[5] খুলি ও ফিমার থেকে প্রমাণিত হয় যে, তারা দুই পায়ে হাঁটত। তবে প্রথমদিকে তিনি নিশ্চিত হতে পারেন নি এরা মানুষ কি-না, তাই নাম দিয়েছিলেন Pithecanthropus erectus অর্থাৎ \"সোজা হয়ে হাঁটতে সক্ষম নরবানর\"। এ নাম দেয়ার পেছনে মানুষের পূর্বপুরুষ বিষয়ে আর্নস্ট হেকেল'র অনুকল্প অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছিল। তবে আবিষ্কারের প্রথম বছরগুলোতে এ নিয়ে প্রচুর বিতর্ক ছিল এবং অনেকেই একে মানুষের পূর্বপুরুষ হিসেবে মেনে নেন নি।", "question_text": "হোমো ইরেক্টাসের প্রথম জীবাশ্ম কত সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৮৯১ ও ১৮৯২", "start_byte": 129, "limit_byte": 158}]} {"id": "-1428221452835638348-15", "language": "bengali", "document_title": "মিয়ানমার", "passage_text": "মিয়ানমারের মোট আয়তন ৬৭৬,৫৫২ বর্গকিলোমিটার। উত্তর-দক্ষিণে এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২,০৮৫ কিলোমিটার। পূর্ব-পশ্চিমে এর সর্বোচ্চ বিস্তার প্রায় ৯৩০ কিলোমিটার। উপকূলীয় এলাকাটি নিম্ন মিয়ানমার এবং অভ্যন্তরীণ অংশটি ঊর্ধ্ব মিয়ানমার নামে পরিচিত। অশ্বখুরাকৃতি পর্বতব্যবস্থা ও ইরাবতী নদীর উপত্যকা দেশটির ভূ-সংস্থানের প্রধান বৈশিষ্ট্য। উত্তরের পর্বতগুলির সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হকাকাবো রাজি-র উচ্চতা ৫,৮৮১ মিটার। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। আরও দুইটি পর্বতব্যবস্থা উত্তর থেকে দক্ষিণে বিস্তৃত। আরাকান ইয়োমা পর্বতমালাটি মিয়ানমার ও ভারতীয় উপমহাদেশের মধ্যে একটি প্রাচীরের সৃষ্টি করেছে। এর পর্বতগুলির উচ্চতা প্রধানত ৯১৫ মিটার থেকে ১,৫২৫ মিটার পর্যন্ত হয়। অন্যদিকে শান মালভূমি থেকে বিলাউকতাউং পর্বতশ্রেণীটি প্রসারিত হয়ে দক্ষিণ-পূর্ব নিম্ন মিয়ানমার এবং দক্ষিণ-পশ্চিম থাইল্যান্ডের সীমান্ত বরাবর চলে গেছে। শান মালভূমিটি চীন থেকে প্রসারিত হয়েছে এবং এর গড় উচ্চতা প্রায় ১,২১৫ মিটার।", "question_text": "মায়ানমারের বর্তমান (২০১৯) আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "৬৭৬,৫৫২ বর্গকিলোমিটার", "start_byte": 60, "limit_byte": 119}]} {"id": "5862194106775240218-2", "language": "bengali", "document_title": "রামমোহন রায়", "passage_text": "মে ২২, ১৭৭২ সালে হুগলী জেলার রাধানগর গ্রামে রামমোহন রায় জন্মগ্রহণ করেন এক সম্ভ্রান্ত ও কুলীন হিন্দু পরিবারে। প্রপিতামহ কৃষ্ণকান্ত ফারুখশিয়ারের আমলে বাংলার সুবেদারের আমিনের কার্য করতেন। সেই সূত্রেই 'রায়' পদবীর ব্যবহার বলে অনুমান করা হয়। কৃষ্ণকান্তের কনিষ্ঠ পুত্র ব্রজবিনোদ রামমোহনের পিতামহ। পিতা রামকান্ত। রামকান্তের তিন বিবাহ। মধ্যমা পত্নী তারিণীর এক কন্যা ও দুই পুত্র: জগমোহন ও রামমোহন। এঁদের বংশ ছিল বৈষ্ণব, কিন্তু রামমোহনের মাতা ছিলেন ঘোর তান্ত্রিক ঘরের কন্যা। রামকান্ত পৈতৃক এজমালি ভদ্রাসন ছেড়ে পার্শ্ববর্তী লাঙ্গুলপাড়া গ্রামে স্ব-পরিবারে উঠে যান। তার পিতা রামকান্ত রায় ছিলেন বৈষ্ণবী এবং মাতা তারিণী দেবী ছিলেন শাক্ত। পনেরো-ষোলো বছর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করে নানা স্থানে ঘোরেন। কাশীতে ও পাটনায় কিছুকাল ছিলেন এবং নেপালে গিয়েছিলেন। এর আগে তাঁর সঙ্গে তন্ত্রশাস্ত্রবেত্তা সুপণ্ডিত নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কারের (পরে হরিহরানন্দ তীর্থস্বামী কুলাবধূত নামে পরিচিত) যোগাযোগ হয়। রামমোহনের সংস্কৃতে বুৎপত্তি, তাঁর বেদান্তে অনুরাগ নন্দকুমারের সহযোগিতায় হয়েছিল। ব্রাহ্ম উপাসনালয় প্রতিষ্ঠায় হরিহরানন্দই তাঁর দক্ষিণ-হস্ত ছিলেন। বারাণসী থেকে প্রথাগত সংস্কৃত শিক্ষার পর তিনি পাটনা থেকে আরবি ও পারসি ভাষা শেখেন। পরে তিনি ইংরেজি, গ্রিক ও হিব্রু ভাষাও শেখেন।", "question_text": "রাজা রামমোহন রায়ের পিতার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "রামকান্ত", "start_byte": 805, "limit_byte": 829}]} {"id": "9158892565348486165-0", "language": "bengali", "document_title": "শম্ভু মিত্র", "passage_text": "শম্ভু মিত্র (২২ অগস্ট, ১৯১৫ – ১৯ মে, ১৯৯৭) ছিলেন বাংলা তথা ভারতীয় নাট্যজগতের এক কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব, স্বনামধন্য আবৃত্তিশিল্পী ও চলচ্চিত্র অভিনেতা। ১৯৩৯ সালে বাণিজ্যিক নাট্যমঞ্চে যোগ দেন। পরে ভারতীয় গণনাট্য সংঘের সদস্য হন। ১৯৪৮ সালে মনোরঞ্জন ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে গড়ে তোলেন নাট্যসংস্থা বহুরূপী। ১৯৪৯ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত বহুরূপীর প্রযোজনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সফোক্লিস, হেনরিক ইবসেন, তুলসী লাহিড়ী এবং অন্যান্য বিশিষ্ট নাট্যকারের রচনা তাঁর পরিচালনায় মঞ্চস্থ হয়। শম্ভু মিত্রের স্ত্রী তৃপ্তি মিত্র ও কন্যা শাঁওলী মিত্রও স্বনামধন্য মঞ্চাভিনেত্রী। শাঁওলি মিত্রের নাট্যসংস্থা পঞ্চম বৈদিকের সঙ্গে আমৃত্যু যুক্ত ছিলেন শম্ভু মিত্র। তাঁর পরিচালনায় উল্লেখযোগ্য নাটকগুলি হল নবান্ন, দশচক্র, রক্তকরবী, রাজা অয়দিপাউস ইত্যাদি। তাঁর রচিত নাটকের মধ্যে চাঁদ বণিকের পালা সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য। ১৯৭৬ সালে নাটক ও সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য তাঁকে ম্যাগসেসে পুরস্কার ও ভারত সরকারের পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত করা হয়।", "question_text": "শম্ভু মিত্র কত সালে ভারত সরকারের পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত হন ?", "answers": [{"text": "১৯৭৬", "start_byte": 2127, "limit_byte": 2139}]} {"id": "3237926472875383480-8", "language": "bengali", "document_title": "মানুষ", "passage_text": "বিবর্তন তত্ত্ব অনুযায়ী, মানুষ আর পৃথিবীর বুকে চড়ে বেড়ানো অন্যান্য নরবানরেরা অনেক অনেককাল আগে একই পূর্বপুরুষ থেকে উদ্ভূত হয়ে বিবর্তিত হয়েছে এবং আলাদা আলাদা ধারা বা লিনিয়েজ তৈরি করেছে। সে হিসেবে আমরা আধুনিক নরবানরগুলোর সাথে সম্পর্কযুক্ত হলেও সরাসরি উত্তরসূরী নই। আমরা আসলে এসেছি বহুদিন আগে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া এক ধরনের সাধারণ পূর্বপুরুষ হিসেবে কথিত প্রাইমেট থেকে।\nবানর থেকে মানুষের উদ্ভব হয়নি, বরং সঠিকভাবে বলতে গেলে বলা যায় যে, প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষ প্রজাতিরও উদ্ভব ঘটেছে বহুদিন আগে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া এক ধরনের প্রাইমেট থেকে। শিম্পাঞ্জি, গরিলা এবং ওরাং ওটাং (বনমানুষ)-এর মতো প্রাণীকূলেরও উদ্ভব ঘটেছে সেই একই সাধারণ পূর্বপুরুষ থেকে। প্রাণের বিকাশ এবং বিবর্তনকে একটা বিশাল গাছের সাথে তুলনা করা যায়। একই পূর্বপূরুষ থেকে উদ্ভূত হয়ে বিবর্তনীয় জাতিজনি বৃক্ষের বিভিন্ন ডাল পালা তৈরি হয়েছে । এর কোন ডালে হয়তো শিম্পাঞ্জির অবস্থান, কোন ডালে হয়ত গরিলা আবার কোন ডালে হয়ত মানুষ। অর্থাৎ, একসময় তাদের সবার এক সাধারণ পূর্বপুরুষ ছিলো, ১.৪ কোটি বছর আগে তাদের থেকে একটি অংশ বিবর্তিত হয়ে ওরাং ওটাং প্রজাতির উদ্ভব ঘটে। তখন, যে কারণেই হোক, এই পূর্বপুরুষের বাকি জনপুঞ্জ নতুন প্রজাতি ওরাং ওটাং এর থেকে প্রজননগতভাবে আলাদা হয়ে যায় এবং তার ফলে এই দুই প্রজাতির বিবর্তন ঘটতে শুরু করে তাদের নিজস্ব ধারায়। আবার প্রায় ৯০ লক্ষ বছর আগে সেই মুল প্রজাতির জনপুঞ্জ থেকে আরেকটি অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে এবং পরবর্তিতে ভিন্ন ধারায় বিবর্তিত হয়ে গরিলা প্রজাতির উৎপত্তি ঘটায়। একইভাবে দেখা যায় যে, ৬০ লক্ষ বছর আগে এই সাধারণ পুর্বপুরুষের অংশটি থেকে ভাগ হয়ে মানুষ এবং শিম্পাঞ্জির বিবর্তন ঘটে। তারপর এই দুটো প্রজাতি প্রজননগতভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। তখন থেকেই একদিকে স্বতন্ত্র গতিতে এবং নিয়মে মানুষের প্রজাতির বিবর্তন ঘটতে শুরু করে, আর ওদিকে আলাদা হয়ে যাওয়া শিম্পাঞ্জির সেই প্রজাতিটি ভিন্ন গতিতে বিবর্তিত হতে হতে আজকের শিম্পাঞ্জিতে এসে পৌঁছেছে।", "question_text": "মানুষ কোন প্রাণী থেকে বিবর্তিত হয়ে বর্তমান রূপ ধারণ করেছে ?", "answers": [{"text": "প্রাইমেট", "start_byte": 1428, "limit_byte": 1452}]} {"id": "-769611829753731456-8", "language": "bengali", "document_title": "বেঙ্গল টাইগার", "passage_text": "বেঙ্গল টাইগারের ওজন হয় 325kg (717lb), এবং মাথা থেকে শরীরের দৈর্ঘ্য হল 320cm (130in).[9] অনেক বিজ্ঞানী বলেছেন যে নেপালের ও ভুটানের টিরাই, আসাম, উত্তরখন্ড এবং উত্তর ভারতের পশ্চিম বাংলার বেঙ্গল টাইগারগুলোর ওজন ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় 227kg (500lb) বেশি হয়। ১৯৭০ দশকের শুরুর দিকে চিতওয়ান ন্যাশনাল পার্কে ধৃত সাতটি পুরুষ বাঘের গড় ওজন ছিল 235kg (518lb) যা প্রায় 200 to 261kg (441 to 575lb) মধ্যে ছিল এবং স্ত্রী বাঘগুলোর ওজন ছিল গড়ে 140kg (310lb), সর্বনিম্ন 116 to 164kg (256 to 362lb) পর্যন্ত ছিল ওজন।[10] গড় ওজনে এদের প্রতিদন্ধী বাঘ হল Amur tiger।[11]", "question_text": "প্রাপ্ত বয়স্ক রয়েল বেঙ্গল টাইগারের গড় ওজন কত ?", "answers": [{"text": "325kg", "start_byte": 64, "limit_byte": 69}]} {"id": "-4004128453485229138-0", "language": "bengali", "document_title": "আলাউদ্দিন খিলজি", "passage_text": "আলা-উদ্দিন-খিলজি(শাসন কালঃ১২৯৬-১৩১৬)তিনি ছিলেন খিলজি বংসের ২য় শক্তিশালী শাসক। যিনি দিল্লিতে বসে ভারতীয় উপমহাদেশে খিলজি শাসন পরিচালনা করেছেন।তিনি চেয়েছিলেন ভারতীয় ইতিহাসেও একজন আলেকজেন্ডারের মতো শক্তিশালী কারো কথা উল্লেখ করা থাকুক। তাই তিনি নিজেকেই ২য় আলেকজেন্ডার (আলেকজেন্ডারে-সানি) হিসেবে পরিণত করার জন্যে চেষ্টা চালিয়ে যান।তাই তিনি নিজের মুদ্রায় এবং জুম্মাহের খুতবার আগের বয়ানে নিজের কৃতিত্ব বর্ণনার আদেশ দেন।", "question_text": "আলা-উদ্দিন-খিলজির মৃত্যু কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৩১৬", "start_byte": 83, "limit_byte": 95}]} {"id": "4178282850368260472-1", "language": "bengali", "document_title": "নাস্তিক্যবাদ", "passage_text": "শব্দটি সেই সকল মানুষকে নির্দেশ করে যারা ঈশ্বরের অস্তিত্ব নেই বলে মনে করে এবং প্রচলিত ধর্মগুলোর প্রতি বিশ্বাস কে ভ্রান্ত বলে তারা স্বীকার করে। দিনদিন মুক্ত চিন্তা, সংশয়বাদী চিন্তাধারা এবং ধর্মসমূহের সমালোচনা বৃদ্ধির সাথে সাথে নাস্তিক্যবাদেরও প্রসার ঘটছে।\nঅষ্টাদশ শতাব্দীতে সর্বপ্রথম কিছু মানুষ নিজেদের নাস্তিক বলে স্বীকৃতি দেয়। বর্তমান বিশ্বের জনসংখ্যার ২.৩% মানুষ নিজেদের নাস্তিক বলে পরিচয় দেয় এবং ১১.৯% মানুষ কোন ধর্মেই বিশ্বাস করে না।[3] জাপানের ৩১% মানুষ নিজেদের নাস্তিক বলে পরিচয় দেয়।[4][5] রাশিয়াতে এই সংখ্যা প্রায় ১৩% এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন এ ১২% নাস্তিক, ৬% (ইতালী) থেকে শুরু করে ৪৬% থেকে ৮৫% (সুইডেন) মত।[4]", "question_text": "বর্তমানে জাপানের কত শতাংশ মানুষ নাস্তিক হিসেবে নিজেদের পরিচয় দেয় ?", "answers": [{"text": "৩১%", "start_byte": 1206, "limit_byte": 1213}]} {"id": "475268112933783509-0", "language": "bengali", "document_title": "পোষা কবুতর", "passage_text": "কবুতর বা পায়রা বা কপোত বা পারাবত এক প্রকারের জনপ্রিয় গৃহপালিত পাখি। এর মাংস মনুষ্যখাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। প্রাচীন কালে কবুতরের মাধ্যমে চিঠি আদান-প্রদান করা হত। কবুতর ওড়ানোর প্রতিযোগিতা প্রাচীন কাল থেকে অদ্যাবধি প্রচলিত আছে। গৃহপালিত কবুতরের বৈজ্ঞানিক নাম Columba livia domestica। সব গৃহপালিত কবুতরের উদ্ভব বুনো কবুতর (Columba livia) থেকে।", "question_text": "পায়রার বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Columba livia domestica", "start_byte": 700, "limit_byte": 723}]} {"id": "-7489945090902839314-2", "language": "bengali", "document_title": "মনস্টার্স ইউনিভার্সিটি", "passage_text": "মনস্টার্স ইউনিভার্সিটি, মাইক এবং সুলে নামে দুজন মনস্টারের গল্প। শুরুতে, কলেজে অধ্যয়নকালে তারা নিজেদের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে ভাবলেও ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়ে ওঠে। বিলি ক্রিস্টাল, জন গুডম্যান, স্টিভ বুসচেমি, বব পিটারসন এবং জন রাৎজেনবার্জার চলচ্চিত্রে মাইক ওয়াজোসকি, জেমস পি. সুলিভান, র‌্যান্ডাল বগ্স, রজ, এবং জঘন্য তুষারমানবের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। বনি হান্ট, যিনি প্রথম চলচ্চিত্রে মিস. ফ্লেইন্ট চরিত্রে অভিনয় করেছেন, এই চলচ্চিত্রে তিনি মাইকের স্কুল শিক্ষিকা মিস. কারেন গ্র্যাভ্স চরিত্রে কণ্ঠ দিয়েছেন। সঙ্গীত রচনা করেছেন রান্ডি নিউম্যান এবং পিক্সারে সাথে এটি তার সপ্তম কাজ।", "question_text": "মনস্টার্স ইউনিভার্সিটি চলচ্চিত্রটির মূল চরিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মাইক এবং সুলে", "start_byte": 66, "limit_byte": 101}]} {"id": "3208562004481302116-1", "language": "bengali", "document_title": "নিষ্ক্রিয় গ্যাস", "passage_text": "নিষ্ক্রিয় গ্যাস বলতে পর্যায় সারণীর ১৮তম শ্রেণীর[1] মৌলগুলোকে বোঝায়। কখনওবা একে অষ্টম শ্রেণী, হিলিয়াম পরিবার বা নিয়ন পরিবার নামে ডাকা হয়। ইংরেজীতে সচরাচর হিসাবে অভিহিত। এই শ্রেণীতে অবস্থিত গ্যাসগুলো রাসায়নিকভাবে খুবই নিষ্ক্রিয়, কারণ এদের পরমাণুর সর্ববহিরস্থ কক্ষপথে ইলেকট্রনের সংখ্যা পরমাণুর সর্বোচ্চ ধারণ ক্ষমতার সমান অর্থাৎ ৮টি। ইতিমধ্যে সুস্থিত ইলেক্ট্রণসমূহ অন্য কোন মৌলের সাথে সহজে বিক্রিয়া করতে চায় না। সাধারণ অবস্থায় এগুলো বর্ণহীন, গন্ধহীন এবং এক পরমাণুক গ্যাস। উপরন্তু এগুলোর স্ফুটনাংক ও গলনাংক খুবই কাছাকাছি। আলোকসজ্জা, ওয়েল্ডিং এবং মহাশূন্য প্রযুক্তিতে এই গ্যাসগুলোর প্রভূত ব্যবহার রয়েছে। নিষ্ক্রিয় গ্যাসের সংখ্যা সাত। এগুলো হল: হিলিয়াম, নিয়ন, আর্গন, ক্রিপ্টন, জেনন, র‌্যাডন এবং ইউনুনোকটিয়াম।[2]", "question_text": "নিষ্ক্রিয় গ্যাসের সংখ্যা কয়টি ?", "answers": [{"text": "সাত", "start_byte": 1724, "limit_byte": 1733}]} {"id": "-6270957377354041198-3", "language": "bengali", "document_title": "মৃণাল সেন", "passage_text": "মৃণাল সেন বাংলা ভাষা ছাড়াও হিন্দি, ওড়িয়া ও তেলেগু ভাষায় চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। ১৯৬৬ সালে ওড়িয়া ভাষায় নির্মাণ করেন মাটির মনীষ, যা কালীন্দিচরণ পাণিগ্রাহীর গল্প অবলম্বনে নির্মিত হয়। ১৯৬৯ এ বনফুলের কাহিনী অবলম্বনে হিন্দি ভাষায় নির্মাণ করে ভুবন সোম। ১৯৭৭ সালে প্রেম চন্দের গল্প অবলম্বনে তেলেগু ভাষায় নির্মাণ করেন ওকা উরি কথা। ১৯৮৫ সালে নির্মাণ করেন জেনেসিস, যা হিন্দি, ফরাসি ও ইংরেজি তিনটি ভাষায় তৈরি হয়।[1]", "question_text": "জেনেসিস গ্রন্থের রচয়িতা কে ?", "answers": [{"text": "মৃণাল সেন", "start_byte": 0, "limit_byte": 25}]} {"id": "3322578321529024800-0", "language": "bengali", "document_title": "হুগলী জেলা", "passage_text": "\nহুগলী জেলা ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্গত বর্ধমান বিভাগের একটি জেলা। হুগলী নদীর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে। জেলাটির সদর চুঁচুড়া-তে অবস্থিত। জেলাটির চারটি মহকুমা রয়েছে: চুঁচুড়া সদর, চন্দননগর, শ্রীরামপুর, ও আরামবাগ। ", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার সদর শহর কোথায় ?", "answers": [{"text": "চুঁচুড়া", "start_byte": 372, "limit_byte": 396}]} {"id": "-5600972013376732402-6", "language": "bengali", "document_title": "১৯৬৩ সিরিয়ান অভ্যুত্থান", "passage_text": "এই পরিস্থিতিতে বাথিজম নামক আদর্শ সামনে আসে। ১৯৪০ এর দশকে মিশেল আফলাক ও সালাহউদ্দিন আল-বিতার আরব বাথ মুভমেন্ট গঠন করেন। এছাড়াও জাকি আল-আরসুজি, ওয়াহিব আল-গানিম ও জালাল আল-সাইয়িদ বাথিস্ট আন্দোলনের প্রথমদিকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। আকরাম আল-হাওরানি ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দে আরব সোশ্যালিস্ট পার্টি গঠন করেন। আরব সোশ্যালিস্ট পার্টি ও আরব বাথ পার্টির যুক্তকরণের মাধ্যমে বাথ পার্টি গঠিত হয়।[10] ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে আরব বাথ পার্টি গঠনের প্রতিষ্ঠাকালীন কংগ্রেসের ১৫০ জন প্রতিনিধির মধ্যে অধিকাংশ ছিলেন মধ্যবিত্ত শ্রেণী থেকে আগত পেশাজীবী বা বুদ্ধিজীবী। ১৯৫০ এর দশক নাগাদ শহুরে মধ্যবিত্তের সমর্থন আদায়ে পার্টি সফল হয়।[11] তবে বাথ পার্টি সম্পূর্ণ মধ্যবিত্ত শ্রেণী নিয়ে গঠিত ছিল না। একেবারে শুরু থেকে সদস্য সংগ্রহ ও দলের নতুন সংগঠন তৈরীর জন্য দলের সদস্যদের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পাঠানো হত।[12] ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে বাথ পার্টি সিরিয়ায় প্রথমবার শ্রমিকদের প্রতিবাদ সমাবেশ করে।[13] বাথ পার্টির শক্তিশালী থাকাকালীন সময়ে সমাজের সব স্তর থেকে সদস্য সংগ্রহের সিদ্ধান্তের কারণে দলের ভেতর গোষ্ঠীতন্ত্র ও অন্যান্য অসুবিধা দেখা দেয়। দলের নেতাদের তাই গণতান্ত্রিক পন্থার দিকে ঝুকতে হয়।[13]", "question_text": "আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টি কবে তৈরী হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে", "start_byte": 1051, "limit_byte": 1100}]} {"id": "-2986014732935656651-0", "language": "bengali", "document_title": "জমিদার", "passage_text": "\nজমিদার(দেবনাগরী: ज़मींदार , উর্দু: زمیندار বা জমিদার প্রথা বা জমিদারি বা জমিদারি প্রথা ) ফার্সি যামিন (জমি) ও দাস্তান (ধারণ বা মালিকানা)-এর বাংলা অপভ্রংশের সঙ্গে ‘দার’ সংযোগে ‘জমিদার’ শব্দের উৎপত্তি। মধ্যযুগীয় বাংলার অভিজাত শ্রেণীর ভূম্যধিকারীদের পরিচয়জ্ঞাপক নাম হিসেবে শব্দটি ঐতিহাসিক পরিভাষার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। মুগল আমলে জমিদার বলতে প্রকৃত চাষির ঊর্ধ্বে সকল খাজনা গ্রাহককে বোঝানো হতো। প্রকৃত চাষি জমিদার নয়, কারণ সে কখনও তার জমি খাজনা বা ভাড়ায় অন্য কাউকে প্রদান করে না। জমিদাররা শুধু খাজনা আদায়ের স্বত্বাধিকারী, জমির স্বত্বাধিকারী নয়। পক্ষান্তরে, জমির মালিকদের বলা হতো রায়ত বা চাষি যাদের নামে জমাবন্দি বা রেন্ট-রোল তৈরি হতো। এই ধারণায় জমিদারগণ রাজস্বের চাষি ছিল মাত্র। এরা ছিল সরকার এবং হুজুরি (স্বতন্ত্র) তালুকদার ব্যতীত নিম্নস্তরের রাজস্ব চাষিদের মধ্যস্থ পক্ষ। হুজুরি তালুকদারগণ খালসায় (খাজাঞ্চি খানায়) সরাসরি রাজস্ব প্রদান করত।", "question_text": "জমিদার শব্দের অর্থ কী ?", "answers": [{"text": "চাষির ঊর্ধ্বে সকল খাজনা গ্রাহক", "start_byte": 916, "limit_byte": 998}]} {"id": "6153501375568303127-1", "language": "bengali", "document_title": "অন্ধ্রপ্রদেশ", "passage_text": "অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূলরেখার দৈর্ঘ্য । এটি ভারতের দ্বিতীয় দীর্ঘতম উপকূলরেখা (গুজরাতের পরেই)।[6] অন্ধ্রপ্রদেশ দুটি অঞ্চলে বিভক্ত: উপকূলীয় অন্ধ্র ও রায়ালসীমা। তাই এই রাজ্যকে সীমান্ধ্র নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। রাজ্যের ১৩টি জেলার মধ্যে ৯টি উপকূলীয় অন্ধ্র এলাকার ও ৪টি রায়ালসীমার। বিশাখাপত্তনম ও বিজয়ওয়াড়া এই রাজ্যের দুটি বৃহত্তম শহর। ১০ বছরের জন্য হায়দ্রাবাদ শহরটি অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলঙ্গানার যৌথ রাজধানী।[7] অন্ধ্রপ্রদেশ ভারতের একমাত্র রাজ্য যার রাজধানী রাজ্যের মূল ভূখণ্ডের বাইরে অবস্থিত। এই রাজ্যের রাজধানী হায়দ্রাবাদ অন্ধ্রপ্রদেশ-তেলঙ্গানা সীমান্ত থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।", "question_text": "অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের বৃহত্তম শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "বিশাখাপত্তনম ও বিজয়ওয়াড়া", "start_byte": 753, "limit_byte": 830}]} {"id": "-2065519904068948799-1", "language": "bengali", "document_title": "হামিদুর রহমান", "passage_text": "মোহাম্মদ হামিদুর রহমানের জন্ম ১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তদানিন্তন যশোর জেলার (বর্তমানে ঝিনাইদহ জেলা) মহেশপুর উপজেলার খর্দ্দ খালিশপুর গ্রামে।[1][4][5] তাঁর পিতার নাম আক্কাস আলী মন্ডল এবং মায়ের নাম মোসাম্মাৎ কায়মুন্নেসা। শৈশবে তিনি খালিশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পরবর্তীকালে স্থানীয় নাইট স্কুলে সামান্য লেখাপড়া করেন।", "question_text": "মোহাম্মদ হামিদুর রহমান কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি", "start_byte": 82, "limit_byte": 148}]} {"id": "8822896384804365229-0", "language": "bengali", "document_title": "মাইলি সাইরাস", "passage_text": "মাইলি রে সাইরাস (জন্ম ডেসটিনি হোপ সাইরাস, নভেম্বর ২৩, ১৯৯২) একজন মার্কিন কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার এবং অভিনেত্রী। কান্ট্রি গায়ক বিলি রে সাইরাস তার বাবা। তিনি শৈশবেে টেলিভিশন ধারাবাহিক ডক এবং বিগ ফিশ চলচ্চিত্রে গৌণ ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। ২০০৬ সালে, সাইরাস ডিজনি চ্যানেল টেলিভিশন ধারাবাহিক হানা মন্টানায় অভিনয় শুরু করার পর তারুণ্যের প্রতিমা হিসেবে বেশ প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন, যেখানে তিনি প্রধান চরিত্র মাইলি স্টুয়ার্ট হিসেবে উপস্থিত হন। ২০০৭ সালে হলিউড রেকর্ডসের সাথে রেকর্ডিং চুক্তি স্বাক্ষরের পর, সাইরাস তার আত্মপ্রকাশ স্টুডিও অ্যালবাম মিট মাইলি সাইরাস মুক্তি দেন। চার মিলিয়নের অধিক চালানের এবং হিট একক \"সি ইউ এগেইন\" উৎপাদনের জন্য, এটি রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকা (আরআইএএ) কর্তৃক চতুর্গুণ-প্ল্যাটিনাম প্রত্যয়িত হয়।", "question_text": "মাইলি রে সাইরাসের প্রথম গানের অ্যালবামের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মিট মাইলি সাইরাস", "start_byte": 1425, "limit_byte": 1469}]} {"id": "-1970283425748972745-0", "language": "bengali", "document_title": "জাইগোট", "passage_text": "ভ্রূন ([Zygote]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help)) একটি আদি কোষ যা দুইটি গ্যামেট এর মিলনের ফলে সৃষ্টি হয়। যৌন জনন -এ অংশগ্রহণকারী প্রাণীতে শুক্রাণুর ডিম্বাণুর নিউক্লিয়াসের মিলনের ফলে যে জাইগোট সৃষ্টি হয় তা ক্রমাগত বিভক্ত হয়ে পরিস্ফুটনের মাধ্যমে ভ্রুন সৃষ্টি করে।[1]", "question_text": "জাইগোটের বাংলা পরিভাষা কী ?", "answers": [{"text": "ভ্রূন", "start_byte": 0, "limit_byte": 15}]} {"id": "2723172793669565513-28", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি", "passage_text": "সর্বশেষ একাদশ কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালের ২৮-৩১ অক্টোবর। ২৮ অক্টোবর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়। এরপর মহানগর নাট্যমঞ্চে কংগ্রেসের কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। কংগ্রেসে পুনরায় মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমকে সভাপতি ও সৈয়দ আবু জাফর আহমদকে সাধারণ সম্পাদক করে সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে সৈয়দ আবু জাফর আহমদ স্বাস্থ্যগত কারণে অব্যাহতি নিলে মোঃ শাহ আলম দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন।[3] [4]", "question_text": "বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির বর্তমান সভাপতি কে ?", "answers": [{"text": "মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম", "start_byte": 565, "limit_byte": 624}]} {"id": "3322319789483735084-1", "language": "bengali", "document_title": "ক্রিকেট ব্যাট", "passage_text": "একটি ক্রিকেট ব্যাটের ব্লেড হচ্ছে কাঠের একটি খন্ড সাধারণতঃ যার আঘাতকারী অংশ সমতল প্রকৃতির এবং যেখানে বলটি এসে সচরাচর আঘাত করে সেটির পেছনের অংশ খাড়া প্রকৃতির হয়ে মধ্যস্থলে এসে কেন্দ্রীভূত। ক্রিকেট ব্যাট ঐতিহ্যগতভাবে উইলো কাঠ, বিশেষথঃ 'ক্রিকেট ব্যাট উইলো' নামে পরিচিত এক প্রজাতির সাদা উইলো থেকে তৈরি করা হয়, যেটিতে প্রতিরক্ষামূলক সক্ষমতা সম্পন্ন কাঁচা (অসিদ্ধ) তিসি তেল দিয়ে প্রলেপ দেয়া হয়। এই প্রজাতির উইলো ব্যবহারের কারণ হলো এটি খুব কঠিন এবং আঘাত প্রতিরোধী, না উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্থও হয় না কিংবা ক্ষয়েও যায় না জোড়ালো গতির ক্রিকেট বলের আঘাতে, এছাড়াও এটি ওজনেও হালকা। এর ব্যবহারকারীরা প্রায়শই ব্যাটের সম্মুখভাগটিতে প্রতিরক্ষামূলক হালকা আচ্ছাদন ব্যবহার করে থাকে।", "question_text": "ক্রিকেট খেলার জন্য ব্যবহৃত ব্যাট কোন গাছের কাঠ দিয়ে তৈরি করা হয় ?", "answers": [{"text": "উইলো", "start_byte": 582, "limit_byte": 594}]} {"id": "-5610358834702806205-2", "language": "bengali", "document_title": "নেলসন ম্যান্ডেলা", "passage_text": "গণতন্ত্র ও সামাজিক ন্যায়ের প্রতীক হিসবে গণ্য ম্যান্ডেলা ২৫০টিরও অধিক পুরস্কার পেয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ভারত সরকার প্রদত্ত ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দে ভারতরত্ন পুরস্কার ও ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে নোবেল শান্তি পুরস্কার।[2] তাছাড়াও তিনি ১৯৮৮ সালে শাখারভ পুরস্কারের অভিষেক পুরস্কারটি যৌথভাবে অর্জন করেন। দক্ষিণ আফ্রিকায় ম্যান্ডেলা তাঁর গোত্রের নিকট মাদিবা নামে পরিচিত, যার অর্থ হল \"জাতির জনক\"।", "question_text": "নেলসন রোলিহ্লাহ্লা ম্যান্ডেলা কত সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান ?", "answers": [{"text": "১৯৯৩", "start_byte": 462, "limit_byte": 474}]} {"id": "8527804450045885488-1", "language": "bengali", "document_title": "ঢাকা", "passage_text": "ঢাকা শহরটি \"মসজিদের শহর\" নামেও পরিচিত।[6] এখানে ৭০০-রও বেশি মসজিদ আছে।[7] এছাড়া ঢাকা \"বিশ্বের রিকশা রাজধানী\" নামেও পরিচিত। এই শহরে রোজ প্রায় ৪০০,০০০ থেকে ৪৫০,০০০টি রিকশা চলাচল করে।[8] বর্তমানে ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান সংস্কৃতি, শিক্ষা ও বাণিজ্যকেন্দ্র।[9]", "question_text": "কোন শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় ?", "answers": [{"text": "ঢাকা", "start_byte": 201, "limit_byte": 213}]} {"id": "-2499563960676662329-1", "language": "bengali", "document_title": "গুরু নানক", "passage_text": "\nগুরু নানক ১৪৬৯ সালের ১৫ই এপ্রিল লাহোরের নিকটে অবস্থিত রায় ভোয় কি তালবন্দী গ্রামে এক হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে এই স্থানটি পাকিস্তানের নানকানা সাহিব নামে পরিচিত।[7][8] তার বাবার নাম ছিল মেহতা কল্যাণ দাস বেদী এবং মাতার নাম ছিল তৃপ্তা দেবী।[9] মেহতা কল্যাণ দাস বেদী একজন পাটোয়ারি ছিলেন যিনি গ্রামের মুসলিম জমিদার রায় বুল্লারের অধীনে চাকরি করতেন।[10]", "question_text": "গুরু নানকের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "মেহতা কল্যাণ দাস বেদী", "start_byte": 527, "limit_byte": 584}]} {"id": "8829963810406393307-0", "language": "bengali", "document_title": "রক্ত", "passage_text": "রক্ত (Blood) হল উচ্চশ্রেণীর প্রাণিদেহের এক প্রকার কোষবহুল, বহু জৈব ও অজৈব পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত সামান্য লবণাক্ত, আঠালো, ক্ষারধর্মী ও লালবর্ণের ঘন তরল পদার্থ যা হৃৎপিন্ড, ধমনী, শিরা ও কৈশিক জালিকার মধ্য দিয়ে নিয়মিত প্রবাহিত হয়। রক্ত একধরণের তরল যোজক কলা। \nরক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে। রক্ত হল আমাদেরে দেহের জ্বালানি স্বরূপ। মানবদেহে শতকরা ৮ ভাগ রক্ত থাকে (গড়ে মানবদেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে)। রক্তের PH সামান্য ক্ষারীয় অর্থাৎ ৭.২ - ৭.৪।\nমানুষের রক্তের তাপমাত্রা ৩৬ - ৩৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (গড়ে ৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড)।", "question_text": "মানব দেহের শতকরা কত ভাগ রক্ত থাকে ?", "answers": [{"text": "৮", "start_byte": 1051, "limit_byte": 1054}]} {"id": "-4858293497809301226-5", "language": "bengali", "document_title": "ফাতেমা তুজ জোহরা", "passage_text": "জোহরা ১৯৮৪ সালে খ. ম. হারুন পরিচালিত লাগুক দোলা নাটকের মাধ্যমে টেলিভিশন নাটকে অভিনয় শুরু করেন। এই নাটকে তিনি একটি নির্বাক মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। তার বিপরীতে ছিলেন খালেদ খান। পরবর্তীতে তিনি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত গল্প অবলম্বনে নির্মিত শিউলি মালা নাটকে[3] এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত গল্প অবলম্বনে নির্মিত শেষের রাত্রি (২০১২) এবং ঘাটের কথা (২০১৭) নাটকে অভিনয় করেন। রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে নির্মিত ঘাটের কথা নাটকটি পরিচালনা করেছেন কাওনাইন সৌরভ।[14] নাটকটি বাংলাভিশনে প্রচারিত হয়।[12]", "question_text": "ফাতেমা তুজ জোহরা অভিনীত প্রথম টেলিভিশন নাটকের নাম কী ?", "answers": [{"text": "লাগুক দোলা", "start_byte": 93, "limit_byte": 121}]} {"id": "1398873448242984254-0", "language": "bengali", "document_title": "বামিয়ানের বুদ্ধমূর্তি", "passage_text": "বামিয়ানের বুদ্ধমূর্তি (Persian: ‏بتهاى بامیان‎) ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় বুদ্ধমূর্তিগুলির মধ্যে অন্যতম। ২০০১ সালের মার্চ মাসে তালিবানদের হাতে ধ্বংস হবার আগে পর্যন্ত ষষ্ঠ শতাব্দীতে তৈরি[1] প্রায় দেড় হাজার বছরের পুরনো এই ঐতিহাসিক মূর্তিদুটি মধ্য আফগানিস্তানের বামিয়ান উপত্যকায় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২৫০০ মিটার বা ৮২০০ ফিট উচ্চতায় একটি পর্বতগাত্রে খোদাই করা অবস্থায় দাঁড়িয়েছিল। বড় মূর্তিটির উচ্চতা ছিল ৫৫ মিটার আর ছোটটির উচ্চতা ছিল ৩৫ মিটার।[1][2] এছাড়াও ঐ অঞ্চলের পর্বতগাত্রে আরও অনেক অপেক্ষাকৃত ছোট ছোট বুদ্ধমূর্তিও খোদাই দেখতে পাওয়া যায়। ঐতিহাসিকদের মতে খ্রিস্টিয় ৩য় থেকে ১০ম শতক পর্যন্ত এই অঞ্চলে বৌদ্ধধর্মের প্রভাবে প্রভাবিত যে বিশেষ ধরণের শিল্পকলা বিকাশ লাভ করেছিল, এগুলি সেই গান্ধার শিল্পেরই উৎকৃষ্ট নিদর্শন।[3] ইউনেস্কো এই মূর্তিগুলিকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘোষণা করেছিল। কিন্তু তালিবান নেতা মোল্লা মুহম্মদ ওমরের নির্দেশে ইসলামের দোহাই দিয়ে ২০০১ সালের মার্চ মাসে বড় মূর্তিদুটিকে পাহাড়ের গায়ে ডিনামাইট বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ধ্বংস করা হয়। বর্তমানে জাপান, সুইৎজারল্যান্ড, প্রভৃতি বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক উদ্যোগে মূর্তিদুটিকে পুনরায় তৈরি ও পুনঃস্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।[1][4][5]", "question_text": "বামিয়ানের বুদ্ধমূর্তিটি কবে নির্মিত হয় ?", "answers": [{"text": "ষষ্ঠ শতাব্দী", "start_byte": 420, "limit_byte": 454}]} {"id": "-8856636081686200730-2", "language": "bengali", "document_title": "বালাকোট যুদ্ধ", "passage_text": "সাইয়েদ আহমাদ শহীদ (রহঃ) জন্মগ্রহণ করেন ২৯ই নভেম্বর ১৭৮৬ খৃষ্টাব্দে ভারতের অযোধ্যা জেলায় একটি সুপ্রসিদ্ধ বংশে। তাঁর বংশতালিকা চতুর্থ খলীফা আলী (আঃ)-এর সাথে মিলিত হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশে বৃটিশদের বিরুদ্ধে পরিচালিত স্বাধীনতা সঙগ্রামের প্রথম সংঘবদ্ধ প্রয়াস ছিল ‘জিহাদ আন্দোলন’। যা সম্ভব হয়েছিল সৈয়দ আহমাদ ব্রেলভীর মত একজন দৃঢ়চিত্ত বিপ্লবী পুরুষ এবং তাঁর নেতৃত্বাধীন একদল কর্মী বাহিনীর মাধ্যমে। এজন্য ভারত উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে তাঁর নামটি প্রাতঃস্বরণীয় হয়ে আছে।", "question_text": "সাইয়েদ আহমাদ ব্রেলভী কত সালে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৭৮৬", "start_byte": 136, "limit_byte": 148}]} {"id": "1781289068755440406-2", "language": "bengali", "document_title": "কম্পিউটার", "passage_text": "প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।", "question_text": "বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার কোন দেশে দেখা যায় ?", "answers": [{"text": "ব্যাবিলনে", "start_byte": 1032, "limit_byte": 1059}]} {"id": "-2741173154472143392-4", "language": "bengali", "document_title": "মতিউর রহমান (রাজনীতিবিদ)", "passage_text": "অধ্যক্ষ মতিউর রহমান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষক ও সফল সংগঠকের দায়িত্ব পালন করেন। এ সময় মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে তিনি সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ঢালু যুব শিবিরের ইনচার্জ ছিলেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে ১১ নম্বর সেক্টরে তাঁর নেতৃত্বে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পাকিস্তানী বাহিনীর বিরম্নদ্ধ তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেন। তাঁর নেতৃত্বে ১০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ হানাদার মুক্ত হয়। তিনি বৃহত্তর ময়মনসিংহে অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন গড়ে তুলেন। ১৯৬৯ সালের গণআন্দোলনে শাহাদাত বরণকারী আলমগীর মনসুর মিন্টুর নামে ১৯৬৯ সালে তিনি আলমগীর মনসুর মিন্টু মেমোরিয়াল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩৪ বছর তিনি এ কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০২ সালে তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ মতিউর রহমান একাডেমী স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়া তিনি প্রতিষ্ঠা করেন মেহের রাজ্জাক বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠা করেন বাসাবাড়ি মার্কেট ও গাঙ্গিনাপাড় হকার্স মার্কেট, ময়মনসিংহ। তিনি নাসিরাবাদ গার্লস স্কুল, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ এবং নওমহল সানফ্লাওয়ার প্রি-ক্যাডেট স্কুল প্রতিষ্ঠায় বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। তাছাড়াও একাধিক মসজিদ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন।", "question_text": "মতিউর রহমান কোন কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আলমগীর মনসুর মিন্টু মেমোরিয়াল কলেজ", "start_byte": 1688, "limit_byte": 1785}]} {"id": "2302582327479442306-0", "language": "bengali", "document_title": "আইজাক নিউটন", "passage_text": "\nস্যার আইজ্যাক নিউটন (ইংরেজি: Sir Isaac Newton) (জন্ম: জানুয়ারি ৪, ১৬৪৩ – মৃত্যু: মার্চ ৩১, ১৭২৭) প্রখ্যাত ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রাকৃতিক দার্শনিক এবং আলকেমিস্ট। অনেকের মতে, নিউটন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজ্ঞানী।[1] ১৬৮৭ সনে তার বিশ্ব নন্দিত গ্রন্থ ফিলসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামেটিকা প্রকাশিত হয় যাতে তিনি সর্বজনীন মহাকর্ষ এবং গতির তিনটি সূত্র বিধৃত করেছিলেন। এই সূত্র ও মৌল নীতিগুলোই চিরায়ত বলবিজ্ঞানের ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে, আর তার গবেষণার ফলে উদ্ভূত এই চিরায়ত বলবিজ্ঞান পরবর্তী তিন শতক জুড়ে বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার জগৎে একক আধিপত্য করেছে। তিনিই প্রথম দেখিয়েছিলেন, পৃথিবী এবং মহাবিশ্বের সকল বস্তু একই প্রাকৃতিক নিয়মের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। কেপলারের গ্রহীয় গতির সূত্রের সাথে নিজের মহাকর্ষ তত্ত্বের সমন্বয় ঘটিয়ে তিনি এর সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে সমর্থ হয়েছিলেন। তাঁর গবেষণার ফলেই সৌরকেন্দ্রিক বিশ্বের ধারণার পেছনে সামান্যতম সন্দেহও দূরীভূত হয় বৈজ্ঞানিক বিপ্লব ত্বরান্বিত হয়।", "question_text": "জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা সর্বপ্রথম কে শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "স্যার আইজ্যাক নিউটন", "start_byte": 1, "limit_byte": 54}]} {"id": "-8993283243948949123-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের ইউনিয়ন", "passage_text": "\nইউনিয়ন পরিষদ বা ইউনিয়ন হল বাংলাদেশের পল্লী অঞ্চলের সর্বনিম্ন প্রশাসনিক ইউনিট । গ্রাম চৌকিদারি আইনের ১৮৭০ এর অধীনে ১৮৭০ সালে কিছু পল্লী সংস্থা গঠনের উদ্যোগ নেয়া হলে ইউনিয়নের সৃষ্টি হয়। এ আইনের অধীনে প্রতিটি গ্রামে পাহারা টহল ব্যবস্থা চালু করার উদ্দেশ্যে কতগুলো গ্রাম নিয়ে একটি করে ইউনিয়ন গঠিত হয়। ইউনিয়ন গঠনের বিস্তারিত দিকনির্দেশনা লিপিবদ্ধ রয়েছে বেঙ্গল চৌকিদারী ম্যানুয়েলের দ্বিতীয় ও তৃতীয় অণুচ্ছেদে। এই প্রক্রিয়ার বিকাশের মধ্য দিয়ে একটি স্থানীয় সরকার ইউনিটের ধারণার সৃষ্টি হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে এর ভূমিকা নিরাপত্তামূলক কর্মকাণ্ডে সীমাবদ্ধ থাকলে ও পরবর্তী কালে এটিই স্থানীয় সরকারের প্রাথমিক ইউনিটের ভিত্তিরুপে গড়ে উঠে।[1] বাংলাদেশে বর্তমানে ৪৫৬২টি ইউনিয়ন আছে।[2]", "question_text": "বর্তমানে বাংলাদেশে মোট কতগুলো ইউনিয়ন পরিষদ আছে ?", "answers": [{"text": "৪৫৬২টি", "start_byte": 1790, "limit_byte": 1808}]} {"id": "-4492623987829475638-63", "language": "bengali", "document_title": "উসমানীয় সাম্রাজ্য", "passage_text": "\nবুরসা, এডির্ন ও ইস্তানবুল ধারাবাহিকভাবে উসমানীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী হয়। এসকল শহরের উন্নয়নের জন্য সরকার উদ্যোগ নেয়। এগুলোকে শিল্প ও বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল।[108] সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদ ও তার উত্তরসুরি বায়েজিদ ইউরোপের বিভিন্ন স্থান থেকে ইহুদিদের অভিবাসী হিসেবে উৎসাহ দেন ও স্বাগত জানান। তারা ইস্তানবুল ও সেলোনিকার মত অন্যান্য বন্দরনগরীগুলোতে বসতি স্থাপন করে। ইউরোপের বিভিন্ন স্থানে ইহুদিরা খ্রিষ্টানদের হাতে নির্যাতিত ছিল। তুর্কিদের সহনশীলতা ইহুদি অভিবাসীদের উৎসাহ যোগায়।", "question_text": "উসমানীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী কোথায় ছিল ?", "answers": [{"text": "বুরসা, এডির্ন ও ইস্তানবুল", "start_byte": 1, "limit_byte": 68}]} {"id": "8633633248702959044-13", "language": "bengali", "document_title": "বাঁকুড়া জেলা", "passage_text": "খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকের প্রথমভাগে রঘুনাথ মল্ল মল্ল রাজবংশের প্রতিষ্ঠা করলে এই অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিবর্তন ত্বরান্বিত হয়। বিষ্ণুপুর মহকুমার মহকুমা-শহর বিষ্ণুপুরে, যা সেই সময় বন-বিষ্ণুপুর নামে পরিচিত ছিল, মল্লভূম নামে পরিচিত মল্লরাজ্যের রাজধানী স্থাপিত হয়। মল্লরাজবংশ প্রায় ১০০০ বছর এই অঞ্চল শাসন করেন ও বাংলার ইতিহাসে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও প্রজাহিতৈষী রাজবংশ রূপে খ্যাতি অর্জন করেন। ১৭৬৫ সালে দেওয়ানি লাভের পর বিষ্ণুপুর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীনে আসে। পরে মরাঠা আক্রমণ ও ১৭৭০ সালের মন্বন্তরে এই অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক কাঠামো সম্পূর্ণ বিনষ্ট হয়। ১৭৮৭ সালে বিষ্ণুপুর ও বীরভূম জেলাদুটি সংযুক্ত করে একই জেলায় পরিণত করা হয়। ১৭৯৩ সালে বিষ্ণুপুরকে বীরভূম জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন করে বর্ধমান জেলার সঙ্গে যুক্ত করা হয়। ১৮০৫ সালে বিষ্ণুপুরকে জঙ্গলমহল জেলার সঙ্গে যুক্ত করা হয়। ১৮৩৭ সালে বাঁকুড়াকে সদর করে ও বিষ্ণুপুরকে পৃথক করে পশ্চিম বর্ধমান জেলা গঠন করা হয়। ১৮৮১ সালে বর্তমান বাঁকুড়া জেলা স্থাপিত হয়।", "question_text": "মল্ল রাজবংশের প্রতিষ্ঠা কবে হয় ?", "answers": [{"text": "খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকের প্রথমভাগে", "start_byte": 0, "limit_byte": 90}]} {"id": "4661810981468905519-24", "language": "bengali", "document_title": "জাপান", "passage_text": "জাপানের প্রধানমন্ত্রী হলেন সরকার প্রধান। সদস্যদের মধ্যে থেকে ডায়েট কর্তৃক মনোনীত হওয়ার পর তাঁকে সম্রাট প্রধানমন্ত্রী পদে নিযুক্ত করেন। প্রধানমন্ত্রীই ক্যাবিনেটের প্রধান। তিনি রাষ্ট্রমন্ত্রীদের নিযুক্ত বা পদচ্যুত করতে পারেন। ২০১২ সালের সাধারণ নির্বাচনে এলডিপির বিপুল জয়ের পর ওই বছর ২৬ ডিসেম্বর ইয়োশিহিকো নোদাকে অপসৃত করে শিনযো আবে প্রধানমন্ত্রী হন।[57] তিনি দেশের ৬ষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ছয় বছরের জন্য শপথ নেন। জাপানের প্রধানমন্ত্রীকে সম্রাট নিযুক্ত করলেও দেশের সংবিধানে বলা হয়েছে, যাঁকে ডায়েট মনোনীত করবে, সম্রাট কেবল তাঁকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করতে পারবেন।[56]", "question_text": "২০১৫ সালে জাপানের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "শিনযো আবে", "start_byte": 882, "limit_byte": 907}]} {"id": "-4506318138486033042-6", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ নৌবাহিনী", "passage_text": "১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সৈন্যরা পূর্ব পাকিস্তানে নৃশংস সামরিক আক্রমণ শুরু করে যার ফলস্বরূপ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়। পাকিস্তান নৌবাহিনীর ফ্রান্সে নির্মাণাধীন ডুবোজাহাজ পিএনএস ম্যাংরো থেকে ৮ জন বাঙালি নাবিক বিদ্রোহ করেন এবং বাংলাদেশে ফিরে নৌবাহিনীর ভিত্তি তৈরি করেন। পরবর্তীতে আরও বিদ্রোহী নৌসেনা তাদের সাথে যুক্ত হন। ১৯৭১ সালের জুলাই মাসে সেক্টর কমান্ডার্স কনফারেন্সে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। শুরুতে নৌবাহিনীর জনবল ছিল ৪৫ জন আর সরঞ্জাম ছিল ভারত থেকে পাওয়া দুটি টহল জাহাজ পদ্মা ও পলাশ।[7] এই জাহাজগুলো পাকিস্তানি নৌবহরের উপর আক্রমণের কাজে ব্যবহৃত হত। যুদ্ধের সময় ১০ নম্বর সেক্টর ছিল নৌ সেক্টর। তবে যুদ্ধকালীন সময়ে নৌকমান্ডোরা সারা দেশেই অভিযান চালিয়েছেন। অন্য সেক্টরে অভিযান চালানোর সময় সেক্টর কমান্ডের সাথে সমন্বয় করে নেয়া হত।[8]", "question_text": "বাংলাদেশ নৌবাহিনী কত সাল থেকে সক্রিয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭১ সালের জুলাই মাসে", "start_byte": 881, "limit_byte": 938}]} {"id": "-1108486140398659321-0", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ মুরসি", "passage_text": "মুহাম্মাদ মুরসি ইসা আল-আইয়াত (Egyptian Arabic: محمد مرسى عيسى العياط‎, IPA:[mæˈħammæd ˈmʊɾsi ˈʕiːsæ l.ʕɑjˈjɑːtˤ], জন্মঃ ২০ অগাস্ট, ১৯৫১) একজন মিশরীয় রাজনীতিবিদ, প্রকৌশলী এবং মিশরের বর্তমান ও পঞ্চম রাষ্ট্রপতি।।[1]", "question_text": "মুহাম্মাদ মুরসি ইসা আল-আইয়াত কবে জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "২০ অগাস্ট, ১৯৫১", "start_byte": 218, "limit_byte": 257}]} {"id": "8795256087146809357-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মাদ", "passage_text": "আনুমানিক ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে (হস্তিবর্ষ) মক্কা নগরীতে জন্ম নেওয়া মুহাম্মাদ মাতৃগর্বে থাকাকালীন পিতা হারা হন শিশু বয়সে মাতাকে হারিয়ে এতিম হন এবং প্রথমে তাঁর পিতামহ আবদুল মোত্তালিব ও পরে পিতৃব্য আবু তালিবের নিকট লালিত পালিত হন। হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকার পর ৪০ বছর বয়সে তিনি নবুওয়াত লাভ করেন। জিবরাইল এই পর্বতের গুহায় আল্লাহর তরফ থেকে তাঁর নিকট ওহী নিয়ে আসেন।[16] তিন বছর পর ৬১০ খ্রিস্টাব্দে[17] মুহাম্মাদ প্রকাশ্যে ওহী প্রচার করেন,[18] এবং ঘোষণা দেন \"আল্লাহ এক\" ও তাঁর নিকট নিজেকে সঁপে দেওয়ার মধ্যেই জাগতিক কল্যাণ নিহিত,[19] এবং ইসলামের অন্যান্য পয়গম্বরদের মত তিনিও আল্লাহর প্রেরিত দূত।[20][21]", "question_text": "নবী হযরত মুহাম্মদের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "৫৭০ খ্রিস্টাব্দে", "start_byte": 25, "limit_byte": 71}]} {"id": "-2183854056348376252-1", "language": "bengali", "document_title": "বেন স্টিলার", "passage_text": "অভিনয়ের মাধ্যমে স্টিলার তাঁর ক্যারিয়ার শুরুর করার পর তিনি অসংখ্য ডকুমেন্টারি লিখেছেন এবং “দ্য বেন স্টিলার শো” নামে নিজের শো করার প্রস্তাব পেয়েছেন যাতে তিনি প্রযোজনা করেন এবং ১৩টি পর্বের উপস্থাপনা করেন। পুর্বের টেলিভিশনের অভিনয়ের অভিজ্ঞতা থেকে তিনি ছায়াছবিতে অভিনয় শুরু করেন। তিনি অভিনয়ের সাথে “রিয়েলিটি বাইটস” ছবি দিয়ে পরিচালক হিসাবে যাত্রা শুরু করেন। তিনি তাঁর ক্যারিয়ারে ইতিমধ্যে লেখক, অভিনেতা, পরিচালক কিংবা প্রযোজক হিসাবে ৫০টিরও বেশি ছবি করেছেন যার মধ্যে “দ্য সিক্রেট লাইফ অভ ওয়াল্টার মিটি”, “জুল্যান্ডার”, “দ্য ক্যাবল গাই”, “দেয়ার’স সামথিং এবাউট মেরি”, “মিট দ্য প্যারেন্টস” ট্রিলজি, “ডজবল”, “ট্রপিক থান্ডার”, “মাদাগাস্কার” সিরিজ এবং “নাইট এট দ্য মিউজিয়াম” ট্রিলজি অন্যতম। এছাড়াও তাঁকে অসংখ্য ছবি, টিভি সিরিজ, মিউজিক ভিডিওতে অতিথি হিসাবে দেখা যায়।", "question_text": "বেনজামিন এডয়ার্ড মিয়েরা \"বেন\" স্টিলার কোন চলচ্চিত্র পরিচালনার মাধ্যমে পরিচালক হিসাবে যাত্রা শুরু করেন ?", "answers": [{"text": "রিয়েলিটি বাইটস", "start_byte": 813, "limit_byte": 856}]} {"id": "736627131808932628-0", "language": "bengali", "document_title": "জামায়াতে ইসলামী", "passage_text": "\nজামায়াতে ইসলামী (Urdu: جماعتِ اسلامی) একটি ইসলামিক রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠন যা ব্রিটিশ ভারতে ১৯৪১ সালে ইসলামী চিন্তাবিদ সাইয়েদ আবুল আ'লা মওদুদী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়।[1]", "question_text": "জামাতি ইসলাম দলটির প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "সাইয়েদ আবুল আ'লা মওদুদী", "start_byte": 309, "limit_byte": 373}]} {"id": "3169620938689686199-2", "language": "bengali", "document_title": "বিশেষণ", "passage_text": "বিশেষণ দুইভাগে বিভক্ত, নাম বিশেষণ এবং ভাব বিশেষণ।", "question_text": "বাংলা ব্যাকরণ মতে বিশেষণ কয় প্রকার ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 19, "limit_byte": 28}]}