diff --git "a/dev/bengali-dev.jsonl" "b/dev/bengali-dev.jsonl" new file mode 100644--- /dev/null +++ "b/dev/bengali-dev.jsonl" @@ -0,0 +1,113 @@ +{"id": "608617701520483849-1", "language": "bengali", "document_title": "গেটওয়ে অব ইন্ডিয়া", "passage_text": "দিল্লী দর্বার তৈরীর পূর্বে, গেটওয়ে অব ইন্ডিয়া ১৯১১ সালে কিং জর্জ ফাইভ এবং কুনি মেরি মুম্বাই আগমনের স্মৃতি রক্ষার্থে নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু তারা এই স্থাপত্যটির শুধু কার্ডবোর্ড মডেল দেখে যেতে পেরেছিলেন, কেননা নির্মাণকাজ ১৯১৫ সালের পরে শুরু হয়েছিল।[11] বোম্বের সরকার স্যার জর্জ সিডেনহাম ক্লার্ক ১৯১১ সালের ৩১শে মার্চ স্থাপত্যটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। চুড়ান্ত নকশা ১৯১৩ সালের ৩১শে মার্চ অনুমোদিত হয়। গেটওয়েটি হলুদ ব্যাসল্ট এবং কংক্রিট দিয়ে বানানো হয়েছিল।[12] ফাউন্ডেশনের কাজ ১৯২০ সালে এবং পুরো কাজ শেহ হয়েছিল ১৯২৪ সালে। [13] ভাইসরয় দি আর্ল অব রিডিং ১৯২৪ সালের ৪ই ডিসেম্বর গেটওয়েটি উন্মুক্ত করেন।[6]", "question_text": "পশ্চিম ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের মুম্বাই শহরে নির্মিত গেটওয়ে অব ইন্ডিয়া স্থাপত্যটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন কে ?", "answers": [{"text": "স্যার জর্জ সিডেনহাম ক্লার্ক", "start_byte": 724, "limit_byte": 799}, {"text": "জর্জ সিডেনহাম ক্লার্ক", "start_byte": 740, "limit_byte": 799}, {"text": "স্যার জর্জ সিডেনহাম ক্লার্ক", "start_byte": 724, "limit_byte": 799}]} +{"id": "-6695334746728483406-2", "language": "bengali", "document_title": "মহাশ্বেতা দেবী", "passage_text": "মহাশ্বেতা দেবী ১০০টিরও বেশি উপন্যাস এবং ২০টিরও বেশি ছোটোগল্প সংকলন রচনা করেছেন। তিনি মূলত বাংলা ভাষায় সাহিত্য রচনা করেছেন। তবে সেই সব রচনার মধ্যে অনেকগুলি অন্যান্য ভাষায় অনূদিত হয়েছে।[9] তাঁর প্রথম উপন্যাস ঝাঁসির রানি ঝাঁসির রানির (লক্ষ্মীবাই) জীবনী অবলম্বনে রচিত। এটি প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৫৬ সালে। এই উপন্যাসটি রচনার আগে তিনি ঝাঁসি অঞ্চলে গিয়ে তাঁর রচনার উপাদান হিসেবে স্থানীয় অধিবাসীদের কাছ থেকে তথ্য ও লোকগীতি সংগ্রহ করে এনেছিলেন।[3]", "question_text": "ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাসের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ঝাঁসির রানি", "start_byte": 557, "limit_byte": 588}, {"text": "ঝাঁসির রানি", "start_byte": 557, "limit_byte": 588}, {"text": "ঝাঁসির রানি", "start_byte": 557, "limit_byte": 588}]} +{"id": "-2217820890808407965-4", "language": "bengali", "document_title": "কলকাতা মেট্রো", "passage_text": "প্রকল্পের কাজ শুরু হলেও ১৯৭৭-৭৮ সালে অর্থের জোগান বন্ধ থাকা, ভূগর্ভস্থ পরিষেবাগুলির স্থানান্তরণ, আদালতের নানা স্থগিতাদেশ, কাঁচামালের অনিয়মিত সরবরাহ ইত্যাদি কারণে প্রকল্প রূপায়ণে অযথা দেরি হতে থাকে। অবশেষে তদানীন্তন রেলমন্ত্রী আবু বারকাত আতাউর গণী খান চৌধুরীর বিশেষ উদ্যোগ, কর্মদক্ষতা, ও কূটনৈতিক দূরদৃষ্টির ফলে প্রকল্পের কাজে দ্রুততা আসে, এবং ১৯৮৪ সালের ২৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এসপ্ল্যানেড-ভবানীপুর (নেতাজি ভবন) ৩.৪০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য্যবিশিষ্ট রুটে ভারতের প্রথম তথা এশিয়ার পঞ্চম মেট্রো পরিষেবা কলকাতা মেট্রোর উদ্বোধন করেন।[3] ওই বছরই ১২ নভেম্বর চালু হয় দমদম-বেলগাছিয়া ২.১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য্যবিশিষ্ট রুটটিও। উল্লেখ্য, এটিই কলকাতা মেট্রোর দীর্ঘতম স্টেশন দূরত্ব।[3] ১৯৮৬ সালের ২৯ এপ্রিল টালিগঞ্জ অবধি মেট্রো সম্পসারিত হলে এসপ্ল্যানেড থেকে টালিগঞ্জ অবধি ১১টি স্টেশন নিয়ে ৯.৭৯ কিলোমিটার পথের কাজ সম্পূর্ণ হয়।[3]", "question_text": "কলকাতার মেট্রো প্রথম কবে তৈরী হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৮৪ সালে", "start_byte": 925, "limit_byte": 950}, {"text": "১৯৮৪ সালের ২৪ অক্টোবর", "start_byte": 925, "limit_byte": 982}, {"text": "১৯৮৪ সালের ২৪ অক্টোবর", "start_byte": 925, "limit_byte": 982}]} +{"id": "-2527914488250041207-0", "language": "bengali", "document_title": "নিকোলাউস কোপের্নিকুস", "passage_text": "নিকোলাস কোপারনিকাস (পলিশ ভাষায় মিকলজ কোপারনিক , জার্মান ভাষায় নিক্লাস কপারনিক, ১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী জন্ম\\ ২৪ মে ১৫৪৩ মৃত্যু) ছিলেন রেনেসাঁ এবং সংস্কার যুগের মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি এই মহাবিশের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন। যেখানে তিনি পৃথিবী নয় বরং সূর্যকে সৌরজগতের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি আঠারো শতকের আগে এমন একটি মডেল প্রনয়ন করেন যখন চারিদিকে সক্রেটিস এবং এরিস্টটলের মতবাদ চলছিল।", "question_text": "বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী", "start_byte": 215, "limit_byte": 284}, {"text": "১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী", "start_byte": 215, "limit_byte": 284}]} +{"id": "3484195517354368551-1", "language": "bengali", "document_title": "সর্বোচ্চ উলামা পরিষদ (সৌদি আরব)", "passage_text": "সৌদি আরবের বাদশাহ ফয়সাল ইবনে আব্দুল আজিজ ২৯শে আগস্ট, ১৯৭১ সালে (০৮ই রজব ১৩৯১ হিজরী) একটি রাজকীয় আদেশের মাধ্যমে সর্বোচ্চ উলামা পরিষদ প্রতিষ্ঠা করেন। পরিষদ চাইলে সৌদি উলামাদের পাশাপাশি বিদেশী সালাফী আক্বীদার উলামাগণকেও নিয়োগ দিতে পারেন। এর অধীনে একটি স্থায়ী কমিটি থাকে, যার সদস্যদের রাজকীয় আদেশ দ্বারা নিয়োগ করা হয়।", "question_text": "কত সালে সর্বপ্রথম সৌদি আরবে সর্বোচ্চ সরকারী ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান \"সর্বোচ্চ উলামা পরিষদ\" গঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "২৯শে আগস্ট, ১৯৭১ সালে", "start_byte": 112, "limit_byte": 167}, {"text": "১৯৭১", "start_byte": 142, "limit_byte": 154}, {"text": "১৯৭১", "start_byte": 142, "limit_byte": 154}]} +{"id": "-5802537117646660783-14", "language": "bengali", "document_title": "চিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায় দিবাকরূণী", "passage_text": "চিত্রা তাঁর স্বামী মুর্থির সাথে টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনে বসবাস করেন। তাঁর ২ ছেলে আনন্দ এবং অভয় এর নাম তিনি শিশুদের জন্য লেখা গ্রন্থগুলিতে ব্যবহার করেন।", "question_text": "চিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বামীর নাম কী ?", "answers": [{"text": "মুর্থি", "start_byte": 51, "limit_byte": 69}, {"text": "মুর্থি", "start_byte": 51, "limit_byte": 69}, {"text": "মুর্থি", "start_byte": 51, "limit_byte": 69}]} +{"id": "-394254364202012577-0", "language": "bengali", "document_title": "গুগল", "passage_text": "গুগল এলএলসি[4] (English: Google LLC) বা গুগল লিমিটেড লায়াবেলিটি কোম্পানি ইন্টারনেটভিত্তিক সেবা ও পণ্যে বিশেষায়িত একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি ছাত্র থাকাকালীন ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন ১৯৯৮ সালে গুগল নির্মান করেন। গুগলের ১৪ শতাংশ শেয়ার তাদের এবং বিশেষ সুপারভোটিং ক্ষমতার মাধ্যমে ৫৬ শতাংশ স্টকহোল্ডারকে নিয়ন্ত্রণ করে। সেপ্টেম্বর ৪, ১৯৯৮ সালে তারা গুগলকে প্রাইভেট কোম্পানি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে। গুগল আগস্ট ১৯, ২০০৪ সালে ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং (আইপিও) দেয় ও গুগলপ্লেক্স নামে মাউন্টেইন ভিউতে তাদের নতুন সদরদপ্তরে স্থানান্তরিত হয়। আগস্ট ২০১৫ সালে গুগল এর বিভিন্ন কার্যক্রম আলফাবেট ইনকর্পোরেটেড নামে সমন্বিত করার পরিকল্পনার কথা জানায়। আলফাবেটের প্রধান অধীনস্থ সংগঠন হিসেবে আলফাবেটের ইন্টারনেট কার্যক্রম পরিচালনা করবে। পুনগঠনের সমাপনী অংশ হিসেবে সুন্দর পিচাই গুগলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে ল্যারি পেজকে প্রতিস্থাপন করেন। (ল্যারি পেজ এখন আলফাবেটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা)", "question_text": "গুগুল কোম্পানিটির সদর অফিস কোথায় ?", "answers": [{"text": "গুগলপ্লেক্স নামে মাউন্টেইন ভিউতে", "start_byte": 1348, "limit_byte": 1438}, {"text": "মাউন্টেইন ভিউতে", "start_byte": 1395, "limit_byte": 1438}, {"text": "মাউন্টেইন ভিউতে", "start_byte": 1395, "limit_byte": 1438}]} +{"id": "-408485360004026597-2", "language": "bengali", "document_title": "সূর্য সেন", "passage_text": "সূর্য সেন ১৮৯৪ সালের ২২ মার্চ চট্টগ্রামের রাউজান থানার নোয়াপাড়ায় অর্থনৈতিক ভাবে অস্বচ্ছল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম রাজমনি সেন এবং মাতার নাম শশী বালা সেন। রাজমনি সেনের দুই ছেলে আর চার মেয়ে। সূর্য সেন তাঁদের পরিবারের চতুর্থ সন্তান। দুই ছেলের নাম সূর্য ও কমল। চার মেয়ের নাম বরদাসুন্দরী, সাবিত্রী, ভানুমতী ও প্রমিলা। শৈ��বে পিতা মাতাকে হারানো সূর্য সেন কাকা গৌরমনি সেনের কাছে মানুষ হয়েছেন।[2] সূর্য সেন ছেলেবেলা থেকেই খুব মনোযোগী ভাল ছাত্র ছিলেন এবং ধর্মভাবাপন্ন গম্ভীর প্রকৃতির ছিলেন।[3]", "question_text": "মাস্টারদা সূর্যকুমার সেনের বাবার নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "রাজমনি সেন", "start_byte": 355, "limit_byte": 383}, {"text": "রাজমনি সেন", "start_byte": 355, "limit_byte": 383}, {"text": "রাজমনি সেন", "start_byte": 355, "limit_byte": 383}]} +{"id": "-8648275340748751485-0", "language": "bengali", "document_title": "পহেলা বৈশাখ", "passage_text": "পয়লা বৈশাখ বা পহেলা বৈশাখ (বাংলা পঞ্জিকার প্রথম মাস বৈশাখের ১ তারিখ) বঙ্গাব্দের প্রথম দিন, তথা বাংলা নববর্ষ। দিনটি বাঙালি জাতির ঐতিহ্যবাহী বর্ষবরণের দিন। দিনটি বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে নববর্ষ হিসেবে বিশেষ উৎসবের সাথে পালিত হয়। ত্রিপুরায় বসবাসরত বাঙালিরাও এই উৎসবে অংশ নিয়ে থাকে। সে হিসেবে এটি বাঙালিদের একটি সর্বজনীন লোকউৎসব হিসাবে বিবেচিত।[1]", "question_text": "বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনটিকে কি নামে ডাকা হয় ?", "answers": [{"text": "পয়লা বৈশাখ", "start_byte": 0, "limit_byte": 31}, {"text": "নববর্ষ", "start_byte": 266, "limit_byte": 284}, {"text": "পয়লা বৈশাখ", "start_byte": 0, "limit_byte": 31}]} +{"id": "7026745878235650541-8", "language": "bengali", "document_title": "মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "এই বিশ্ববিদ্যালয়টি টাঙ্গাইলের সদর উপজেলার উত্তর-পশ্চিমে মাওলানা ভাসানীর স্মৃতিধন্য সন্তোষে অবস্থিত। এই ক্যাম্পাসের আয়তন প্রায় ৫৭ একর (২৩০৬৭০.৮১৬ বর্গমিটার)। এই জায়গার ভেতরই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি অনুষদ, প্রশাসনিক ভবন, পাঁচটি আবাসিক শিক্ষার্থী হল, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, খেলার মাঠ ইত্যাদি অবস্থিত। এছাড়া ক্যাম্পাসের অধিভুক্ত জায়গার ভেতরই মাওলানা ভাসানীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে নির্মিত ঐতিহাসিক দরবার হল, প্রখ্যাত সুফি সাধক পীর শাহ জামানের নামানুসারে পীর শাহ জামান দীঘি, মাওলানা ভাসানীর মাজার, একটি মসজিদসহ আরো বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে।", "question_text": "মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টির মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "৫৭ একর", "start_byte": 355, "limit_byte": 371}, {"text": "৫৭ একর", "start_byte": 355, "limit_byte": 371}, {"text": "৫৭ একর", "start_byte": 355, "limit_byte": 371}]} +{"id": "8384138546290216542-1", "language": "bengali", "document_title": "মদিনা", "passage_text": "আরবী নাম আল-মদিনা (المدينة) অর্থ 'শহর'। ইসলামের আগমনের পূর্বে এই শহরটির নাম ছিল ইয়াসরিব (يثرب). আল-কুরআন এর সুরা আহযাব এ ইয়সরিব শব্দটির উল্লেখ রয়েছে (আল-কুরআন ৩৩:১৩)।", "question_text": "ইসলামের আগমনের পূর্বে মদিনা শহরটির নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "ই���়াসরিব", "start_byte": 197, "limit_byte": 221}, {"text": "ইয়াসরিব", "start_byte": 197, "limit_byte": 221}, {"text": "ইয়াসরিব", "start_byte": 197, "limit_byte": 221}]} +{"id": "-1696058721987849119-1", "language": "bengali", "document_title": "মোরশেদুল ইসলাম", "passage_text": "তার পরিচালিত প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র আগামী (১৯৮৪)। ছবিটির জন্য তিনি ১০ম ভারতীয় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্‍সবে শ্রেষ্ঠ পরিচালনার জন্য 'রৌপ্য ময়ূর' এবং ৯ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পুরস্কার লাভ করেন।[2] ১৯৯৩ সালে নির্মাণ করেন চাকা। এটিও আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয় এবং তিনি মানহাইম-হেইডেলবার্গ আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্‍সব থেকে শ্রেষ্ঠ পরিচালনার জন্য আন্তর্জাতিক জুরি পুরস্কার এবং ডানকার্ক আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্‍সব থেকে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে 'গ্রাঁ প্রিঁ' ও শ্রেষ্ঠ পরিচালনার জন্য আন্তর্জাতিক জুরি পুরস্কার অর্জন করে। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে নির্মাণ করেন দীপু নাম্বার টু (১৯৯৬) এবং দুখাই (১৯৯৭)। দুখাই শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। ২০০০-এর দশকে নির্মাণ করেন দূরত্ব (২০০৪), খেলাঘর (২০০৬) এবং প্রিয়তমেষু (২০০৯)। ২০১১ সালে নির্মাণ করেন আমার বন্ধু রাশেদ। ছবিটি প্রশংসিত হয়। ২০১৫ সালে নির্মাণ করেন অনিল বাগচীর একদিন। ছবিটি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রশংসিত হয়। মোরশেদুল ইসলাম ছবিটির জন্য যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র এবং প্রথমবারের মত শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।", "question_text": "বিখ্যাত বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালক মোরশেদুল ইসলামের প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "আগামী", "start_byte": 119, "limit_byte": 134}, {"text": "আগামী", "start_byte": 119, "limit_byte": 134}, {"text": "আগামী", "start_byte": 119, "limit_byte": 134}]} +{"id": "3153404502913680791-0", "language": "bengali", "document_title": "মুর্শিদাবাদ জেলা", "passage_text": "মুর্শিদাবাদ জেলা পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা বিভাগের একটি জেলা। এই জেলার মধ্য দিয়ে ভাগীরথী নদী বয়ে গিয়ে জেলাকে দুভাগে ভাগ করেছে। নদীর পশ্চিমের অংশ রাঢ় ও পূর্বের অংশ বাঘিড়া নামে পরিচিত।[2] ৫.৩১৪ বর্গ কিলোমিটার (২,০৬২ বর্গ মাইল) আয়তনের এলাকা এবং ৭১.০২ লক্ষ জনসংখ্যা থাকায় এটি একটি জনবহুল জেলা। মুর্শিদাবাদ ভারতের নবমতম (ভারতের ৬৪১টি জেলার মধ্যে) জনবহুল জেলা।[3] এই জেলার সদর দপ্তর বহরমপুর শহরে অবস্থিত।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার সদর শহর কোনটি ?", "answers": [{"text": "বহরমপুর", "start_byte": 1039, "limit_byte": 1060}, {"text": "বহরমপুর", "start_byte": 1039, "limit_byte": 1060}, {"text": "বহরমপুর", "start_byte": 1039, "limit_byte": 1060}]} +{"id": "5988277494911723032-0", "language": "bengali", "document_title": "অদ্বৈত মল্লবর্মণ", "passage_text": "অদ্বৈত মল্লবর্মণ (১লা জানুয়ারি, ১৯১৪- ১৬ই এপ্রিল, ১৯৫১) বাঙালি ঔপন্যাসিক ও সাংবাদিক। তৎকালীন কুমিল্লা জেলার অধীনে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মহকুমার গোকর্ণঘাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিতাস একটি নদীর নাম শিরোনামের একটিমাত্র উপন্যাস লিখে তিনি বাংলা সাহিত্যের চিরস্মরণীয় ও অমর প্রতিভা হিসেবে সবিশেষ স্বীকৃতি লাভ করেন। এই উপন্যাসটি সর্বপ্রথম 'মাসিক মোহাম্মদী' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।", "question_text": "ঔপন্যাসিক অদ্বৈত মল্লবর্মনের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "তৎকালীন কুমিল্লা জেলার অধীনে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মহকুমার গোকর্ণঘাট গ্রামে", "start_byte": 224, "limit_byte": 420}, {"text": "তৎকালীন কুমিল্লা জেলার অধীনে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মহকুমার গোকর্ণঘাট গ্রামে", "start_byte": 224, "limit_byte": 420}, {"text": "কুমিল্লা জেলার অধীনে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মহকুমার গোকর্ণঘাট", "start_byte": 246, "limit_byte": 401}]} +{"id": "1061164971964802800-11", "language": "bengali", "document_title": "মেঘের কোলে রোদ", "passage_text": "ফরম্যাট: ৩৫mm (রঙিন)\nদৈর্ঘ্য: ১৪৩ মিনিট\nমূল ভাষা: বাংলা\nসাব শিরোনাম: ইংরেজি\nদেশ: বাংলাদেশ\nসিনেমায় মুক্তির তারিখ: ১ আগস্ট, ২০০৮\nউত্পাদনের বছর: ২০০৬-২০০৮\nশব্দের ইফেক্ট: ডিজিটাল\nটেকনিক্যাল সাপোর্ট: বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (BFDC)", "question_text": "মেঘের কোলে রোদ চলচ্চিত্রটির দৈর্ঘ্য কত ?", "answers": [{"text": "১৪৩ মিনিট", "start_byte": 70, "limit_byte": 95}, {"text": "১৪৩ মিনিট", "start_byte": 70, "limit_byte": 95}, {"text": "১৪৩ মিনিট", "start_byte": 70, "limit_byte": 95}]} +{"id": "1670557737029230721-12", "language": "bengali", "document_title": "তীর্থঙ্কর", "passage_text": "জৈনধর্ম শিক্ষা দেয় যে, সময়ের শুরু বা শেষ বলে কিছু নেই। এটি গোরুর গাড়ির চাকার মতো ঘুরতে থাকে। জৈন মতবিশ্বাস অনুসারে, তীর্থঙ্করেরা তাঁদের শেষ জন্মে রাজপুরুষ হন। জৈন ধর্মগ্রন্থগুলিতে তাঁদের পূর্বপূর্ব জীবনের বিস্তারিত বিবরণ নথিভুক্ত করা থাকে। তাঁদের গোষ্ঠী ও পরিবারগুলির প্রাচীন কিংবদন্তি হিন্দু ইতিহাসে নথিভুক্ত রয়েছে। জৈন আনুশাসনিক ধর্মগ্রন্থগুলিতে বলা হয়েছে যে, প্রথম তীর্থঙ্কর ঋষভনাথ[19] ইক্ষ্বাকু রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[20] ২১ জন অপর তীর্থঙ্কর বিভিন্ন সময়ে এই রাজবংশেই জন্মগ্রহন করেন। শুধুমাত্র ২০শ তীর্থঙ্কর মুনিসুব্রত ও ২২শ তীর্থঙ্কর নেমিনাথ হরিবংশ নামক রাজবংশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[21]", "question_text": "জৈনধর্মের চব্বিশ জন তীর্থঙ্করের মধ্যে প্রথম তীর্থঙ্করের নাম কী ?", "answers": [{"text": "ঋষভনাথ", "start_byte": 1033, "limit_byte": 1051}, {"text": "ঋষভনাথ", "start_byte": 1033, "limit_byte": 1051}]} +{"id": "4980664758092265474-1", "language": "bengali", "document_title": "লিখন পদ্ধতি", "passage_text": "\nলিখন পদ্ধতির ঠিক কবে জন্ম হয়েছিল, তা সঠিক জানা যায় না। বিশ্বের নানা দেশে তাই লিপির উদ্ভব নিয়ে প্রচলিত আছে নানা উপকথা। চীনের উপকথা অনুসারে সাং চিয়েন নামের এক ড্রাগনমুখো লোক প্রাচীনকালে চীনা অক্ষরগুলি তৈরি করেছিলেন। অন্যদিকে মিশরের উপকথা অনুযায়ী পাখির মত মাথা ও মানুষের মত দেহবিশিষ্ট দেবতা থথ্‌ সৃষ্টি করেছিলেন মিশরীয় লিপি। ভারতের উপকথামতে হিন্দু দেবতা ব্রহ্মা ভারতবর্ষের প্রাচীন লিপি আবিষ্কার করেছিলেন, এবং তার নামানুসারে ঐ লিপির নাম হয় ব্রাহ্মীলিপি।", "question_text": "চীনা লিখন পদ্ধতি সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করে ?", "answers": [{"text": "সাং চিয়েন", "start_byte": 372, "limit_byte": 400}, {"text": "সাং চিয়েন", "start_byte": 372, "limit_byte": 400}, {"text": "সাং চিয়েন", "start_byte": 372, "limit_byte": 400}]} +{"id": "3388903986057254256-1", "language": "bengali", "document_title": "আলচি বৌদ্ধবিহার", "passage_text": "আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে রিন-ছেন-ব্জাং-পো (জীবনকাল: ৯৫৮-১০৫৫) নামক বিখ্যাত তিব্বতী বৌদ্ধ পন্ডিতের উল্লেখ করা হয়। কিন্তু রজার গোয়েপ্পার এই বিহারের সবচেয়ে পুরাতন ভবনগুলির মধ্য অন্যতম গ্সুম-ব্র্তসেগ্স মন্দিরটি ত্রয়োদশ শতাব্দীর প্রথম চতুর্থাংশে নির্মিত হয়েছিল বলে হিসেব করেছেন। এই মন্দিরের তৃতীয় তলার প্রবেশদ্বারের দেওয়ালে 'ব্রি-কুং-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের যোগীদের চিত্রে এই ধর্মসম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা 'জিগ-র্তেন-ম্গোন-পো-রিন-ছেন-দ্পালের (জীবনকাল: ১১৪৩-১২১৭) চিত্র শেষে আঁকা হয়েছে বলে মনে করা হয় যে এই মন্দির 'জিগ-র্তেন-ম্গোন-পো-রিন-ছেন-দ্পালের মৃত্যুর পর ত্রয়োদশ শতাব্দীর শুরুতে নির্মিত হয়েছে।[4]:৭৩[5][6] এই সময় আলচি সহ নিম্ন লাদাখ মধ্য তিব্বতের 'ব্রো নামক পরিবারগোষ্ঠীর শাসনাধীন ছিল।", "question_text": "আলচি বৌদ্ধবিহারের প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "রিন-ছেন-ব্জাং-পো", "start_byte": 103, "limit_byte": 145}, {"text": "রিন-ছেন-ব্জাং-পো", "start_byte": 103, "limit_byte": 145}, {"text": "রিন-ছেন-ব্জাং-পো", "start_byte": 103, "limit_byte": 145}]} +{"id": "4798538611882970921-0", "language": "bengali", "document_title": "গায়ানা", "passage_text": "গায়ানা ([Guyana গায়্যানাআ-ধ্ব-ব: [ɡaɪˈænə]]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help)(উচ্চারন /ɡaɪˈɑːnə/ or /ɡaɪˈænə/),[2][3]) দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের উত্তর উপকূলে অবস্থিত একটি দেশ। এটি পূর্বে একটি ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল এবং তখন এর নাম ছিল ব্রি��িশ গায়ানা। ১৯৬৬ সালে ১৫০ বছরের ঔপনিবেশিক শাসন শেষে ব্রিটিশ গায়ানা স্বাধীনতা লাভ করে এবং গায়ানা নাম নেয়। গায়ানা একটি আদিবাসী আমেরিকান শব্দ, যার অর্থ \"পানির দেশ\"। দেশটির পূর্ণ সরকারি নাম গায়ানা সহযোগিতামূলক প্রজাতন্ত্র (Cooperative Republic of Guyana)। বর্তমানে গায়ানা কমনওয়েল্‌থ অভ নেশন্‌স এর সদস্য। এটি দক্ষিণ আমেরিকার একমাত্র ইংরেজিভাষী রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম জর্জটাউন।", "question_text": "দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের অন্তর্গত গায়ানা দেশটির সরকারি নাম কী ?", "answers": [{"text": "গায়ানা সহযোগিতামূলক প্রজাতন্ত্র", "start_byte": 1017, "limit_byte": 1109}, {"text": "গায়ানা সহযোগিতামূলক প্রজাতন্ত্র", "start_byte": 1017, "limit_byte": 1109}, {"text": "গায়ানা সহযোগিতামূলক প্রজাতন্ত্র", "start_byte": 1017, "limit_byte": 1109}]} +{"id": "3742224547437556387-0", "language": "bengali", "document_title": "এশিয়া কাপ", "passage_text": "এশিয়া কাপ হলো একদিনের আন্তর্জাতিকে পুরুষদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। এটি চালু হয় ১৯৮৩ সালে যখন এশীয় দেশগুলোর মধ্যে সুনাম প্রচার করার জন্য এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি প্রকৃতপক্ষে প্রতি দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয়।", "question_text": "এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কত বছর অন্তর হয় ?", "answers": [{"text": "দুই", "start_byte": 550, "limit_byte": 559}, {"text": "দুই", "start_byte": 550, "limit_byte": 559}, {"text": "দুই", "start_byte": 550, "limit_byte": 559}]} +{"id": "-9113522782624640859-1", "language": "bengali", "document_title": "ময়ুখ চৌধুরী", "passage_text": "ছাপালেখার তেইশ বছর পর তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ কালো বরফের প্রতিবেশী প্রকাশিত হয় ১৯৮৯ সালে[5][7][8] এবং সর্বশেষ কাব্যগ্রন্থ পলাতক পেণ্ডুলাম প্রকাশিত হয় ২০১৫ সালে।[5][9][10][11] সম্পাদনা করেছেন \"প্রতীতি\" ও \"কবিতা\" শিরোনামের দুটি সাহিত্যকাগজ।[4] তিনি চার দশক ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন।[4] সাহিত্য অসামান্য অবদানের জন্য ২০১৫ সালে তিনি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।[4]", "question_text": "বাংলাদেশী কবি ময়ুখ চৌধুরীর বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন ?", "answers": [{"text": "চট্টগ্রাম", "start_byte": 647, "limit_byte": 674}, {"text": "চট্টগ্রাম", "start_byte": 647, "limit_byte": 674}]} +{"id": "-5821119236838958518-7", "language": "bengali", "document_title": "মলয় রায়চৌধুরী", "passage_text": "মলয় রায়চৌধুরীর প্রথম কাব্যগ্রন্হ শয়তানের মুখ ১৯৬৩ সালে কৃত্তিবাস প্রকাশনী ধেকে প্রকাশিত হয়েছিল। পরীক্ষা-নিরীক্ষার কারণে গ্রন্হটিকে একটি জলবিভাজক বলে মনে করা হয়। মলয় তাঁর প্রতিটি কাব্যগ্রন্হে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন এবং একটি সম���পূর্ণ ভিন্ন ধারার কবিতার জনকরূপে বাংলা সাহিত্যে একটি বিশেষ স্হান করে নিয়েছেন। তাঁর কবিতা বাংলাসাহিত্যের সনাতন ঐতিহ্যকে, নিয়মানুবর্তিতাকে, আমূল নাড়া দিয়েছিল। কবিতার ভাষায়, ছন্দে, অলংকারে, চিত্রকল্পে তুমূল ভাংচুর পাঠকের অভ্যস্ত চোখ ও কানকে বিব্রত করেছিল। যৌনতার সংগে তিনি এনেছিলেন ব্যঙ্গ, আত্মপরিহাস ও অসহায় মানুষের নিষগফলতার যন্ত্রণা। উপন্যাস ও ছোটগল্পে তিনি নিজস্ব গদ্য সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁর প্রবন্ধকে আপোষহীন বলে মনে করা হয়। তাঁর নাটক তিনটিকে বলা হয়েছে উত্তরাধুনিক, যদিও সেগুলি হাংরি আন্দোলনের সময়ে রচিত। তার প্রবন্ধ ও পোলেমিক্সগুলি থেকে স্পষ্ট হয় কেন তাঁকে প্রতিষ্ঠানবিরোধিতার জনক বলা হয়। মলয় যাঁদের কাজ অনুবাদ করেছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন উইলিয়াম ব্লেক, জাঁ ককতো, সালভাদোর দালি, পল গঁগা, ব্লাইজি সঁদরা, ত্রিস্তান জারা, অ্যালেন গিন্সবার্গ, লরেন্স ফেরলিংঘেট্টি, পাবলো নেরুদা এবং ফেদেরিকো গারথিয়া লোরকা।মলয় গ্রন্হে সম্পাদক মুর্শিদ এ. এম. ভূমিকায় জানিয়েছেন যে নব্বুই দশকের পর রচিত তার সাহিত্যকর্মকে বলা হয়েছে অধুনান্তিক।", "question_text": "বাঙালি হাংরিয়ালিজম যুগের লেখক মলয় রায়চৌধুরীর প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের নাম কী ?", "answers": [{"text": "শয়তানের মুখ", "start_byte": 97, "limit_byte": 131}, {"text": "শয়তানের মুখ", "start_byte": 97, "limit_byte": 131}, {"text": "শয়তানের মুখ", "start_byte": 97, "limit_byte": 131}]} +{"id": "94515828498152131-10", "language": "bengali", "document_title": "মানুষ", "passage_text": "হোমো প্রজাতির প্রাথমিক সদস্য হোমো হ্যাবিলিস ২.৪ মিলিয়ন বছর পূর্বে বিকশিত হয়েছিল।[15] হোমো হ্যাবিলিস প্রথম প্রজাতি হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে কারণ তারা যে পাথরের সরঞ্জাম ব্যবহার করত তার সুস্পষ্ট প্রমাণ আছে । সম্প্রতি ২০১৫ সালে, উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় কেনিয়াতে যে পাথরের সরঞ্জামগুলি পাওয়া গেছে তা সম্ভবত হোমো হ্যাবিলিসের পূর্বাভাস দিয়েছে যেগুলি প্রায় ৩.৩ মিলিয়ন বছর বয়স পুরাতন ছিল।[16] তবুও, হোমো হ্যাবিলিসের মস্তিষ্কগুলি শিম্পাঞ্জীর মতো একই আকারের ছিল এবং তাদের প্রধান অভিযোজন ছিল পার্থিব জীবনযাত্রার অভিযোজন হিসেবে বাইপেডালিজম (দুপায়ে চলাফেরা করা) । পরের মিলিয়ন বছরে এন্সিফালিজেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল এবং জীবাশ্ম রেকর্ড অনুযায়ী হোমো ইরেক্টাস এর আগমন ঘটেছিল যাদের করোটির ক্ষমতা দ্বিগুণ ছিল। হোমো ইরেক্টাস ছিল প্রথম হোমোন��না যারা আফ্রিকা ছেড়েছিল এবং এই প্রজাতিগুলি আফ্রিকা, এশিয়া এবং ইউরোপের মধ্যে ১.৩ থেকে ১.৮ মিলিয়ন বছর আগে ছড়িয়ে পড়েছিল। এইচ. ইরেক্টাসের একটি জনগোষ্ঠীকে কখনও কখনও একটি পৃথক প্রজাতি হোমো এরগ্যাস্টার হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় যারা আফ্রিকায় থাকত এবং পরে হোমো স্যাপিয়েন্সে পরিণত হয়েছিল। বিশ্বাস করা হয় যে তারাই প্রথম অগ্নি এবং জটিল সরঞ্জাম ব্যবহার করত। হোমো এরগ্যাস্টার / ইরেক্টাস এবং আর্কাইক মানুষেরা যেমন হোমো রোডেসিয়েন্সিস আফ্রিকা থেকে এসেছিল, কিন্তু জর্জিয়ার দুমানসিতে তাদের transitional ফর্মগুলি পাওয়া গিয়েছিল। আফ্রিকান হোমো ইরেক্টাস এর বংশধররা ৫০০,০০০ বৎসর পূর্বে ইউরেশিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল পরে তারা পর্যায়ক্রমে হোমো এন্টিসেসর, হোমো হাইডেলবার্গেনসিস এবং হোমো নিয়ানডার্টালেনসিস এ বিবর্তিত হয়েছিল । আধুনিক মানুষের প্রাচীন জীবাশ্ম মধ্য পেলিওলিথিক প্রায় ২০০,০০০ বছর আগে যেমন ওমো ইথিওপিয়া অবশিষ্ট আছে এবং হার্টোর জীবাশ্মকে কখনও কখনও হোমো স্যাপিয়েন্স ইডাল্টু হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়। পরবর্তীকালে ইসরায়েল এবং দক্ষিণ ইউরোপ থেকে যে স্কাল বা আর্কাইক হোমো স্যাপিয়েন্সের জীবাশ্ম পাওয়া যায় তা প্রায় ৯০,০০০ বছর আগের ছিল।[17]", "question_text": "হোমো ইরেকটাসের অস্তিত্ব কতবছর আগে ছিল ?", "answers": [{"text": "১.৩ থেকে ১.৮ মিলিয়ন", "start_byte": 2162, "limit_byte": 2212}, {"text": "৫০০,০০০", "start_byte": 3426, "limit_byte": 3445}]} +{"id": "5645301196283194243-0", "language": "bengali", "document_title": "বুর্জ আল আরব", "passage_text": "\nবুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।", "question_text": "বুর্জ আল-���রব হোটেলটির মালিক কে ?", "answers": [{"text": "শেখ নাহিয়ানের", "start_byte": 862, "limit_byte": 902}, {"text": "শেখ নাহিয়ানের", "start_byte": 862, "limit_byte": 902}]} +{"id": "-253137097125729044-9", "language": "bengali", "document_title": "নারীবাদ", "passage_text": "১৮৩৭ খ্রিঃ ফরাসি দার্শনিক ও ইউটোপীয় সমাজবাদী চার্লস ফুরিয়ে প্রথম 'নারীবাদ' শব্দটির আনুষ্ঠানিক ব্যবহার করেছিলেন বলে ধারণা করা হয়।[10] \"নারীবাদ\" (feminism) এবং \"নারীবাদী\" (feminist) শব্দদুটি ফ্রান্স ও নেদারল্যান্ডসে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৭২ এ[11], যুক্তরাজ্যে ১৮৯০ এ, এবং যুক্তরাষ্ট্রে ১৯১০ এ।[12][13] অক্সফোর্ড ইংরেজি অভিধান অনুযায়ী \"নারীবাদী\" শব্দের উৎপত্তিকাল ১৮৫২[14] এবং \"নারীবাদ\" শব্দের ক্ষেত্রে তা ১৮৯৫।[15] সময়কাল, সংস্কৃতি ও দেশভেদে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের নারীবাদীরা বিভিন্ন কর্মসূচী ও লক্ষ্য পূরণের জন্য কাজ করেছেন। অধিকাংশ পাশ্চাত্য নারীবাদী ঐতিহাসিক মনে করেন যে যে সমস্ত আন্দোলন নারীর অধিকার অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করেছে তাদের সব কয়টিকেই নারীবাদী হিসেবে গণ্য করা উচিত; তারা নিজেদেরকে ঐ নামে চিহ্নিত না করলেও এর অন্যথা হয় না।[16][17][18][19][20][21] অন্য ঐতিহাসিকরা মনে করেন 'নারীবাদী' শব্দটি শুধুমাত্র আধুনিক নারীবাদী আন্দোলন ও তার উত্তরসূরী আন্দোলনগুলোর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। এই দ্বিতীয় দলের ঐতিহাসিকরা পূর্ববর্তী আন্দোলনগুলোকে চিহ্নিত করতে \"উপনারীবাদ\" কথাটির অবতারণা করেছেন।[22]", "question_text": "নারীবাদী শব্দটি কে প্রথম ব্যবহার করেন ?", "answers": [{"text": "চার্লস ফুরিয়ে", "start_byte": 124, "limit_byte": 164}, {"text": "চার্লস ফুরিয়ে", "start_byte": 124, "limit_byte": 164}, {"text": "চার্লস ফুরিয়ে", "start_byte": 124, "limit_byte": 164}]} +{"id": "8313009204852557186-4", "language": "bengali", "document_title": "স্বামী বিবেকানন্দ", "passage_text": "বিবেকানন্দের পিতৃপ্রদত্ত নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ দত্ত (ডাকনাম ছিল বীরেশ্বর বা বিলে এবং নরেন্দ্র বা নরেন)।[15] ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে ১২ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি উৎসবের দিন উত্তর কলকাতার সিমলা অঞ্চলে ৩ নম্বর গৌরমোহন মুখোপাধ্যায় স্ট্রিটে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[16] তার পিতা বিশ্বনাথ দত্ত কলকাতা উচ্চ আদালতের একজন আইনজীবি ছিলেন।[11][12] বিবেকানন্দ একটি প্রথাগত বাঙালি কায়স্থ সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন যেখানে তার নয় জন ভাই-বোন ছিল।[17] তার মধ্যম ভাই মহেন্দ্রনাথ দত্ত ছিলেন বিশিষ্ট লেখক ও বিদেশ ভ্রমণে বিবেকানন্দের সঙ্গী। কনিষ্ঠ ভাই ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত ছিলেন বিশিষ্ট সাম্যবাদী নেতা ও গ্রন্থকার।", "question_text": "স্বামী বিবেকানন্দের ��াবার নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "বিশ্বনাথ দত্ত", "start_byte": 704, "limit_byte": 741}, {"text": "বিশ্বনাথ দত্ত", "start_byte": 704, "limit_byte": 741}, {"text": "বিশ্বনাথ দত্ত", "start_byte": 704, "limit_byte": 741}]} +{"id": "-5743963435064074650-0", "language": "bengali", "document_title": "জেল হত্যা দিবস", "passage_text": "জেল হত্যা দিবস আওয়ামী লীগসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু রাজনৈতিক দল কর্তৃক প্রতি বছর ৩রা নভেম্বর পালিত হয়। ১৯৭৫ সালের এই দিনে আওয়ামী লীগের চারজন জাতীয় নেতাঃ সাবেক উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সাবেক বাংলাদেশী প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের স্মৃতি স্বরণার্থে এ দিবস পালন করা হয়।[1][2]", "question_text": "আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের মৃত্যু দিবস কবে ?", "answers": [{"text": "৩রা নভেম্বর", "start_byte": 208, "limit_byte": 239}, {"text": "১৯৭৫ সালে", "start_byte": 269, "limit_byte": 294}]} +{"id": "5080678733789258584-14", "language": "bengali", "document_title": "মহাশ্বেতা দেবী", "passage_text": "ঝাঁসির রানি (১৯৫৬, জীবনী)\nদ্য কুইন অফ ঝাঁসি, মহাশ্বেতা দেবী (সাগরী ও মন্দিরা সেনগুপ্ত কর্তৃক অনূদিত)। এই বইটি হল রানি লক্ষ্মীবাইয়ের জীবনীগ্রন্থ। ঐতিহাসিক নথিপথ (প্রধানত রানির পৌত্র জি. সি. তাম্বে কর্তৃক সংগৃহীত) এবং লোককথা, কাব্য ও মুখে মুখে প্রচলিত কিংবদন্তিগুলি নিয়ে গবেষণার পর বইটি রচিত হয়। মূল বাংলা বইটি ১৯৫৬ সালে প্রকাশিত হয়। ইংরেজি অনুবাদটি ২০০০ সালে সিগাল বুকস, ক্যালকাটা থেকে প্রকাশিত হয়।\nহাজার চুরাশির মা (১৯৭৪, উপন্যাস)\nঅরণ্যের অধিকার (১৯৭৯, উপন্যাস)\nঅগ্নিগর্ভ (১৯৭৮, ছোটোগল্প সংকলন)\nমূর্তি (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন)\nনীড়েতে মেঘ (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন)\nস্তন্যদায়িনী (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন)\nচোট্টি মুন্ডা এবং তার তীর (১৯৮০, ছোটোগল্প সংকলন)", "question_text": "ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর \"হাজার চুরাশির মা\" গ্রন্থটি কবে প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৭৪", "start_byte": 1105, "limit_byte": 1117}, {"text": "১৯৭৪", "start_byte": 1105, "limit_byte": 1117}]} +{"id": "-8422112448971508966-2", "language": "bengali", "document_title": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্যদের তালিকা", "passage_text": "যে-কোন নতুন সদস্যই পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনের মাধ্যমে সহযোগী সদস্যের মর্যাদায় আসীন হতে পারে। পরবর্তীতে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের পরই পূর্ণ সদস্য হতে পারবে। ফিজি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আইসিসির প্রথমদিককার সহযোগী সদস্য ছিল।১৯৮১ সালে শ্রীলঙ্কা সদস্য হিসাবে যোগদান করে।১৯৮৯ সালে আবারো এর নাম পরিবর্তন কর�� হয়। এবার নামকরণ করা হয় 'ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল' যা অদ্যাবধি প্রচলিত। ১৯৯১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা পুণরায় পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়। এরপর ১৯৯২ সালে জিম্বাবুয়েকে পূর্ণ সদস্যের মর্যাদা দেয়া হয়।[2] ২০০০ সালে বাংলাদেশকে ১০ম টেস্টভূক্ত দল হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।[2] সাম্প্রতিক সময়ে সর্বশেষ আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ডকে টেস্ট খেলুড়ে দল হিসেবে উন্নিত করা হয় [4]। বর্তমানে আইসিসির সর্বমোট সদস্য দলের সংখ্যা ১০৫টি।[5][6]", "question_text": "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের মোট সদস্য ভুক্ত দেশ কয়টি ?", "answers": [{"text": "১০৫", "start_byte": 1942, "limit_byte": 1951}, {"text": "১০৫", "start_byte": 1942, "limit_byte": 1951}, {"text": "১০৫", "start_byte": 1942, "limit_byte": 1951}]} +{"id": "-1199493965132146131-3", "language": "bengali", "document_title": "পূর্ণিমা (অভিনেত্রী)", "passage_text": "পূর্ণিমার চলচ্চিত্রে আগমন জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত এ জীবন তোমার আমার দিয়ে। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় ১৯৯৭ সালে, তখন তিনি ক্লাস নাইনে পড়তেন। ২০০৩ সালে মুক্তি পায় তার সব থেকে সফল ছবি মতিউর রহমান পানু পরিচালিত মনের মাঝে তুমি। এটি বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ প্রযোজনায় বাংলাদেশের সবথেকে সফল ছবির মধ্যে অন্যতম।[5] ২০০৪ সালে রাবেয়া খাতুনের উপন্যাস মেঘের পরে মেঘ অবলম্বনে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছায়াছবি মেঘের পরে মেঘ ছবিতে অভিনয় করেন।[6] এছাড়া কাজী নজরুল ইসলামের গল্প রাক্ষুসী নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র রাক্ষুসীতেও অন্যতম কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ২০০৫ সালে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শাস্তি গল্প অবলম্বনে নির্মিত শাস্তি চলচ্চিত্র চন্দরা চরিত্রে অভিনয় করেন।[7]", "question_text": "বাংলাদেশী অভিনেত্রী পূর্ণিমার অভিনীত প্রথম ছবিটি বাংলাদেশে কবে মুক্তি পায় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৭ সালে", "start_byte": 273, "limit_byte": 298}, {"text": "১৯৯৭ সালে", "start_byte": 273, "limit_byte": 298}, {"text": "১৯৯৭", "start_byte": 273, "limit_byte": 285}]} +{"id": "1309833521215246353-1", "language": "bengali", "document_title": "দজলা", "passage_text": "দজলা নদীর দৈর্ঘ্য ১,৯০০ কিলোমিটার এবং এর নদীবিধৌত অববাহিকার আয়তন ১,১০,০০০ বর্গকিলোমিটারেরও বেশি। নদীটি পূর্ব তুরস্কের পর্বতমালায় উৎপত্তি লাভ করেছে এবং দক্ষিণ-পূর্বে প্রবাহিত হয়ে কিছু সময়ের জন্য সিরিয়া ও তুরস্কের সবচেয়ে পূর্বের সীমান্ত গঠন করে ইরাকে প্রবেশ করেছে। ইরাকের ভেতর দিয়ে এটি সর্পিলাকারে মোটামুটি দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ধীর গতিতে প্রবাহিত হয়েছে এবং এর উপত্যকা সমতল ও বিস্তৃত ���কার ধারণ করেছে। দক্ষিণ ইরাকে এটি ইউফ্রেটিস নদীর সাথে মিলিত হয়ে শাত আল আরব নদী গঠন করেছে, যা আরও ১৭০ কিলোমিটার প্রবাহিত হয়ে পারস্য উপসাগরে পতিত হয়েছে। প্রাচীনকালে ইউফ্রেটিস ও দজলার মধ্যবর্তী অববাহিকাতে বিখ্যাত সব মেসোপটেমীয় সভ্যতা বিকাশ লাভ করেছিল। দজলানদীর তীরে প্রাচীন আসিরীয় সভ্যতার নিনেভেহ শহরের ধ্বংসাবশেষ অবস্থিত। এছাড়া সেলেউসিয়া ও তেসিফোনে রঅবশেষও আছে এখানে।", "question_text": "দজলা নদীর দৈর্ঘ কত ?", "answers": [{"text": "১,৯০০ কিলোমিটার", "start_byte": 48, "limit_byte": 89}, {"text": "১,৯০০ কিলোমিটার", "start_byte": 48, "limit_byte": 89}, {"text": "১,৯০০ কিলোমিটার", "start_byte": 48, "limit_byte": 89}]} +{"id": "6608660370621955794-0", "language": "bengali", "document_title": "হিন্দি ভাষা", "passage_text": "হিন্দি ভাষা (हिन्दी) ভারতের সরকারী ভাষা। এই কেন্দ্রীয় ইন্দো-আর্য ভাষাটি মূলত উত্তর, মধ্য ও পশ্চিম ভারতের প্রায় ৩২ কোটিরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা। দেবনাগরী লিপিতে লেখা সাহিত্যিক বা লেখ্য হিন্দি ভাষায় সংস্কৃতের বড় প্রভাব রয়েছে। দিল্লীর উত্তর ও পূর্বে প্রচলিত খাড়ি বোলি উপভাষা লেখ্য হিন্দির ভিত্তি। এছাড়া হিন্দির একটি উপভাষা ব্রজ ভাষায় ১৫শ শতক থেকে ১৭শ শতক পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য রচিত হয়। হিন্দির অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপভাষার মধ্যে আওয়াধি, বাঘেলি, ছত্তিশগড়ি, বুন্দেলি ও কানাউজি অন্যতম।", "question_text": "হিন্দি ভাষার উৎস কোন ভাষা থেকে ?", "answers": [{"text": "খাড়ি বোলি উপভাষা", "start_byte": 694, "limit_byte": 741}, {"text": "খাড়ি বোলি উপভাষা", "start_byte": 694, "limit_byte": 741}, {"text": "খাড়ি বোলি উপভাষা", "start_byte": 694, "limit_byte": 741}]} +{"id": "7987011167425321150-3", "language": "bengali", "document_title": "পূর্ণিমা (অভিনেত্রী)", "passage_text": "পূর্ণিমার চলচ্চিত্রে আগমন জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত এ জীবন তোমার আমার দিয়ে। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় ১৯৯৭ সালে, তখন তিনি ক্লাস নাইনে পড়তেন। ২০০৩ সালে মুক্তি পায় তার সব থেকে সফল ছবি মতিউর রহমান পানু পরিচালিত মনের মাঝে তুমি। এটি বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ প্রযোজনায় বাংলাদেশের সবথেকে সফল ছবির মধ্যে অন্যতম।[5] ২০০৪ সালে রাবেয়া খাতুনের উপন্যাস মেঘের পরে মেঘ অবলম্বনে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছায়াছবি মেঘের পরে মেঘ ছবিতে অভিনয় করেন।[6] এছাড়া কাজী নজরুল ইসলামের গল্প রাক্ষুসী নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র রাক্ষুসীতেও অন্যতম কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ২০০৫ সালে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শাস্তি গল্প অবলম্বনে নির্মিত শাস্তি ���লচ্চিত্র চন্দরা চরিত্রে অভিনয় করেন।[7]", "question_text": "বাংলাদেশী অভিনেত্রী পূর্ণিমার অভিনীত প্রথম ছবির নাম কী ?", "answers": [{"text": "এ জীবন তোমার আমার", "start_byte": 142, "limit_byte": 187}, {"text": "এ জীবন তোমার আমার", "start_byte": 142, "limit_byte": 187}]} +{"id": "-261227273822015974-3", "language": "bengali", "document_title": "পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা", "passage_text": "\n\nপরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার প্রথম ঘটনাটি ঘটে ১৬ জুলাই, ১৯৪৫ সালে। ঐদিন ম্যানহাটন প্রকল্পের আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যের অ্যামোগোর্দো'র কাছে পরীক্ষা চালানো হয়েছিল। প্রকল্পের কোড নেম ছিল ট্রিনিটি।", "question_text": "সর্বপ্রথম কোন দেশ পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা সফলভাবে করেছে ?", "answers": [{"text": "যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যে", "start_byte": 251, "limit_byte": 359}, {"text": "যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যের অ্যামোগোর্দো", "start_byte": 251, "limit_byte": 399}]} +{"id": "7438499972434617673-1", "language": "bengali", "document_title": "মুহাম্মদ দাউদ খান", "passage_text": "দাউদ খান ১৯০৯ সালের ১৮ জুলাই আফগানিস্তানের রাজপরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মুহাম্মদ আজিজ খান ও মা খুরশিদ বেগম। তার বাবা জার্মানিতে আফগানিস্তানের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্বপালন করার সময় ১৯৩৩ সালে বার্লিনে নিহত হন। এরপর তিনি ও তার ভাই নাইম খান তাদের চাচা হাশিম খানের তত্ত্বাবধানে ছিলেন। দাউদ খান ফ্রান্সে পড়াশোনা করেছেন। ১৯৩৪-৩৫ ও ১৯৩৮-৩৯ সাল সময়কালে তিনি পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের এ গভর্নর ছিলেন। ১৯৩৫ থেকে ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত তিনি কান্দাহার প্রদেশের গভর্নর ছিলেন।", "question_text": "আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী মুহাম্মদ দাউদ খানের বাবার নাম কী ছিল ?", "answers": [{"text": "মুহাম্মদ আজিজ খান", "start_byte": 213, "limit_byte": 260}, {"text": "মুহাম্মদ আজিজ খান", "start_byte": 213, "limit_byte": 260}, {"text": "মুহাম্মদ আজিজ খান", "start_byte": 213, "limit_byte": 260}]} +{"id": "3848330769175443119-6", "language": "bengali", "document_title": "বঙ্গভঙ্গ (১৯০৫)", "passage_text": "নতুন প্রদেশটির নামকরণ করা হয় “পূর্ব বঙ্গ ও আসাম” যার রাজধানী হবে ঢাকা এবং অনুষঙ্গী সদর দফতর হবে চট্টগ্রাম। এর আয়তন হবে ১,০৬,৫৪০ বর্গ মাইল এবং জনসংখ্যা হবে ৩১ মিলিয়ন যাদের মধ্যে ১৮ মিলিয়ন মুসলিম ও ১২ মিলিয়ন হিন্দু। এর প্রশাসন একটি আইন পরিষদ ও দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি রাজস্ব বোর্ড নিয়ে গঠিত হবে এবং কলকাতা হাইকোর্টের এখতিয়ার বজায় থাকবে। সরকার নির্দেশ দেয় যে পূর্ব বঙ্গ ও আসামের পশ্চিম সীমানা স্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট থাকবে সাথেসাথে এর ভৌগোলিক, জাতিক, ভাষিক ও সামাজিক বৈশিষ্টাবলিও নির্দিষ্ট থাকবে। সরক���র তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে ১৯শে জুলাই, ১৯০৫ সালে এবং বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয় একই বছরের ১৬ই অক্টোবর।", "question_text": "কত সালে বঙ্গভঙ্গের কথা ঘোষিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯শে জুলাই, ১৯০৫", "start_byte": 1433, "limit_byte": 1475}, {"text": "১৯শে জুলাই, ১৯০৫", "start_byte": 1433, "limit_byte": 1475}]} +{"id": "-2528195250497745970-6", "language": "bengali", "document_title": "কালীপ্রসন্ন সিংহ", "passage_text": "কালীপ্রসন্ন বিদ্যোৎসাহিনী পত্রিকা, পরিদর্শক,সারবত্ত্বা প্রকাশিকা ও বিভিদার্থ সংগ্রহ প্রভৃতি পত্রিকার মত পত্রিকাগুলির সম্পাদনা আথবা প্রকাশনা করেছিলেন। পরিদর্শক পত্রিকাটি ছিল একটি বাংলা দৈনিক যেটা শুরু করেছিলেন জগন্মোহন তর্কালঙ্কার এবং মদনগোপাল গোস্বামী। সংবাদপত্রটির উন্নতির জন্য, কালিপ্রসন্ন সংবাদপত্রের সম্পাদকের পদ গ্রহণ করেন। সংবাদপত্রটির মান সেই সময় এগিয়ে ছিল, এবং কৃষ্ণদাস পাল লিখেছিলেন, \"তিনি একটি প্রথম শ্রেণীর স্বদেশীয় দৈনিক সংবাদপত্রও শুরু করলেন, যার মত আমরা এখনো দেখিনি\"। সুপরিচিত স্থানীয় ভদ্রলোক বাবু রাজেন্দ্রলালের দ্বারা বিভিদার্থ সংগ্রহ প্রথম সম্পাদিত হয়েছিল। তাঁর পরে পত্রিকাটি কালিপ্রসন্ন সিংহের তত্ত্বাবধানে পুনর্জাগরিত হয়েছিল। ১৮৬২ সালে তাঁর সবচেয়ে প্রশংসিত রচনা হুতোম প্যাঁচার নক্‌শা প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি এই বইয়ে হুতোম প্যাঁচা ছদ্মনামে এক রসাত্মক পদ্ধতিতে তত্‍কালীন মধ্যবিত্ত সমাজের কার্যকলাপের সমালোচনা করেছিলেন। তৎকালীন কলকাতার আচার ব্যবহার, পালা-পার্বণ, সভা-সমিতি প্রভৃতি সামাজিক উৎসব এবং নানা ঘটনা হুতোম প্যাঁচার নক্‌শায় সরসভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। হুতোম প্যাঁচার নক্‌শা ছিল কথ্য ভাষায় লেখা প্রথম বাংলা বই। এই বইতে কোন কোন মান্য ব্যক্তির প্রতি কটাক্ষ করা হয়েছিল তাই এর প্রতিবাদে এইরকমের দু-একটি বইও লেখা হয়েছিল। তিনি তত্তবোধিনী পত্রিকা, সম্প্রকাস, মুখার্জ্জীস ম্যাগাজিন, বেঙ্গলি এবং হিন্দু প্যাট্রিয়ট -এর মত পত্রিকাগুলিকেও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছিলেন।", "question_text": "কালীপ্রসন্ন সিংহ রচিত হুতোম প্যাঁচার নকশা কত সালে প্রকাশ পায় ?", "answers": [{"text": "১৮৬২", "start_byte": 1773, "limit_byte": 1785}, {"text": "১৮৬২", "start_byte": 1773, "limit_byte": 1785}]} +{"id": "2656900081547631095-0", "language": "bengali", "document_title": "ধুপি", "passage_text": "ধুপি (বৈজ্ঞানিক নাম: Pseudozizeeria maha(Kollar))[1] এক প্রজাতির ছোট আকারের প্রজাপতি যার শরীর ও ডানা হালকা ধূসর-খয়েরি বর্ণের এবং বিন্দু দেখা যায়। এরা 'লাইসিনিডি' গোত্রের এবং 'পলিয়োম্যা��িনি' উপগোত্রের সদস্য।", "question_text": "ধুপি প্রজাপতির বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "Pseudozizeeria maha", "start_byte": 53, "limit_byte": 72}, {"text": "Pseudozizeeria maha", "start_byte": 53, "limit_byte": 72}, {"text": "Pseudozizeeria maha", "start_byte": 53, "limit_byte": 72}]} +{"id": "3322578321529024800-0", "language": "bengali", "document_title": "হুগলী জেলা", "passage_text": "\nহুগলী জেলা ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্গত বর্ধমান বিভাগের একটি জেলা। হুগলী নদীর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে। জেলাটির সদর চুঁচুড়া-তে অবস্থিত। জেলাটির চারটি মহকুমা রয়েছে: চুঁচুড়া সদর, চন্দননগর, শ্রীরামপুর, ও আরামবাগ। ", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার সদর শহর কোথায় ?", "answers": [{"text": "চুঁচুড়া", "start_byte": 372, "limit_byte": 396}, {"text": "চুঁচুড়া", "start_byte": 372, "limit_byte": 396}, {"text": "চুঁচুড়া", "start_byte": 372, "limit_byte": 396}]} +{"id": "3141789834594344727-0", "language": "bengali", "document_title": "তুরস্ক", "passage_text": "\n\n\nতুরস্ক (/ˈtɜːrki/(listen); Turkish: Türkiye), সরকারী নাম প্রজাতন্ত্রী তুরস্ক (Turkish: Türkiye Cumhuriyeti বা ত্যুর্কিয়ে জুম্‌হুরিয়েতি), পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। তুরস্কের প্রায় পুরোটাই এশীয় অংশে, পর্বতময় আনাতোলিয়া (তুর্কি: Antalya আন্তালিয়া) বা এশিয়া মাইনর উপদ্বীপে পড়েছে। তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারা আনাতোলিয়াতেই অবস্থিত। তুরস্কের বাকী অংশের নাম পূর্ব বা তুর্কীয় থ্রাস এবং এটি ইউরোপের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় অবস্থিত। এই অঞ্চলটি উর্বর উঁচু নিচু টিলাপাহাড় নিয়ে গঠিত। এখানে তুরস্কের বৃহত্তম শহর ইস্তানবুল অবস্থিত। সামরিক কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তিনটি জলপথ এশীয় ও ইউরোপীয় তুরস্ককে পৃথক করেছে --- মার্মারা সাগর, এবং বসফরাস প্রণালী ও দার্দানেল প্রণালী। এই তিনটি জলপথ একত্রে কৃষ্ণ সাগর থেকে এজীয় সাগরে যাবার একমাত্র পথ তৈরি করেছে।[1][2]", "question_text": "তুরস্কের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "আঙ্কারা", "start_byte": 692, "limit_byte": 713}, {"text": "আঙ্কারা", "start_byte": 692, "limit_byte": 713}, {"text": "আঙ্কারা", "start_byte": 692, "limit_byte": 713}]} +{"id": "2456431197778923176-2", "language": "bengali", "document_title": "আনাস ইবনে মালিক", "passage_text": "আনাস (রাঃ)-এর নির্দিষ্ট জন্ম তারিখ জানা যায় না। তবে তিনি বলেন, \"যখন নবী (সাঃ) মদীনায় আগমন করেন তখন আমি ১০ বছরের বালক।\"[7] এ হিসাবে তিনি ৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমোক্ত মতটিই অধিক প্রসিদ্ধ। শৈশবেই তাঁর পিতা মালেক শত্রুর অতর্কিত আক্রমণে নিহত হন। ফলে আনাস (রাঃ) ইয়াতীম হয়ে যান।[4]", "question_text": "আনাস ইবনে মালিক ইবনে নাদার আল-খাজরাজ আল-আনসারির জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে", "start_byte": 394, "limit_byte": 564}, {"text": "মদীনায়", "start_byte": 565, "limit_byte": 586}, {"text": "৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে", "start_byte": 342, "limit_byte": 564}]} +{"id": "4872684811228565068-4", "language": "bengali", "document_title": "নর্স পুরাণ", "passage_text": "\nনর্স পুরাণ প্রাথমিক ভাবে সংযুক্ত করা হয়েছে প্রাচীন নর্স কথ্য ভাষার সাথে, একটি উত্তর জার্মানিয় ভাষা যা ইউরোপীয় মধ্যযুগে স্ক্যান্ডিনেভিয়ার লোকেরা কথা বলতো, এবং এটা আধুনিক স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ভাষার পূর্বপুরুষ। এই  প্রাচীন নর্স গ্রন্থের অধিকাংশ আইসল্যান্ডে সৃষ্টি হয়েছিল, যেখানে এর কথ্যরীতি, যা প্রাক-খ্রিষ্টান আদিবাসদের থেকে উদ্ভত, সংগৃহীত করা হয়েছিল এবং বিভিন্ন পাণ্ডুলিপিতে নথিবদ্ধ করা হয়েছিল। এইগুলো প্রাথমিক ভাবে ১৩শ শতাব্দীতে করা হয়েছিল। এই গ্রন্থসমূহদের মধ্যে ছিল প্রোস এড্ডা (Prose Edda), যা ১৩শ শতাব্দীতে স্নোরী স্টার্লসন দ্বারা রচিত হয়েছিল, এবং পোয়েটিক এড্ডা (Poetic Edda), আরম্ভিক ঐতিহ্যবাহী বিষয়সমূহ দ্বারা কবিতার সংকলন যা ১৩শ শতাব্দীতে অজ্ঞাত দ্বারা প্রণীত হয়েছিল।[1]", "question_text": "নর্স পুরাণ কবে রচিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৩শ শতাব্দীতে", "start_byte": 1135, "limit_byte": 1172}, {"text": "১৩শ শতাব্দীতে", "start_byte": 1135, "limit_byte": 1172}]} +{"id": "9107229136914417048-1", "language": "bengali", "document_title": "জন ভন নিউম্যান", "passage_text": "ভন নিউম্যান হাঙ্গেরির বুদাপেস্ট শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা ব্যাংকের উকিল ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই ভন নিউম্যান ছিলেন অসাধারণ প্রতিভাবান। ৬ বছর বয়সে তিনি ৮-অঙ্কের সংখ্যা মনে মনে ভাগ করতে পারতেন এবং বাবার সাথে প্রাচীন গ্রিকে কথা বলতে পারতেন। তিনি ৮ বছর বয়সেই ৪৪ খন্ডের বিশ্বের ইতিহাস পড়া শেষ করে ফেলেন। ১৯২১ সালে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হবার আগে ভন নিউম্যান মাইকেল ফেকেটের সাথে মিলে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন। হেরমান ভাইল ও এরহার্ড শ্মিট-এর কাজ তাঁকে অনুপ্রাণিত করে। তিনি মাত্র ২২ বছর বয়সে গণিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বার্লিন ও হামবুর্গে শিক্ষকতা করেন। ১৯৩০ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান ও ১৯৩৩ সালে প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অফ অ্যাডভান্সড স্টাডিজ-এ অধ্যাপক নিযুক্ত হন। ১৯৫৪ সালে তিনি মার্কিন অ্যাটমিক এনার্জি কমিশনের সদস্য নিযুক্ত হন।", "question_text": "বিজ্ঞানী জন ভেন কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "হাঙ্গেরি", "start_byte": 32, "limit_byte": 56}, {"text": "হাঙ্গেরি", "start_byte": 32, "limit_byte": 56}, {"text": "হাঙ্গেরি", "start_byte": 32, "limit_byte": 56}]} +{"id": "-1527514779807628640-0", "language": "bengali", "document_title": "কম্বোডীয় জনতা পার্টি", "passage_text": "কম্বোডীয় জনতা পার্টি (Khmer: គណបក្សប្រជាជនកម្ពុជា, Kanakpak Pracheachon Kâmpuchéa) কম্বোডিয়ার বর্তমান ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল। পূর্বে এ দলের নাম ছিল কম্পুচিয় জনতা বৈপ্লবিক পার্টি (কেপিআরপি)। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৯ মেয়াদকালে গণপ্রজাতন্ত্রী কম্পুচিয়াসহ কম্বোডিয়া রাষ্ট্রের প্রথম দুই বছর একমাত্র বৈধ দল ছিল। কম্বোডিয়া রাষ্ট্রের ক্রান্তিকালীন সময়ে এর নাম পরিবর্তন করা হয়েছিল। এ সময় মার্কসবাদ-লেনিনবাদের মতাদর্শ স্থগিতসহ একদলীয় ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭৯ থেকে কম্বোডিয়া সরকারের আমল থেকে এ দলটি দেশ শাসন করছে ও বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী শাসক দলের মর্যাদা পাচ্ছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হুন সেন দলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।", "question_text": "কম্বোডিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী কে ?", "answers": [{"text": "হুন সেন", "start_byte": 1533, "limit_byte": 1552}, {"text": "হুন সেন", "start_byte": 1533, "limit_byte": 1552}, {"text": "হুন সেন", "start_byte": 1533, "limit_byte": 1552}]} +{"id": "-6960631903749427049-0", "language": "bengali", "document_title": "পূর্ণিমা (অভিনেত্রী)", "passage_text": "পূর্ণিমা (জন্ম: ১১ জুলাই, ১৯৮১)[1] হলেন একজন বাংলাদেশী অভিনেত্রী। পূর্ণিমার চলচ্চিত্র জগতে পথচলা শুরু হয়েছিল জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত এ জীবন তোমার আমার ছবির মাধ্যমে। কাজী হায়াৎ পরিচালিত ওরা আমাকে ভাল হতে দিল না (২০১০) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে তিনি তার প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[2]", "question_text": "বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পী পূর্ণিমার জন্মসাল কত ?", "answers": [{"text": "১১ জুলাই, ১৯৮১", "start_byte": 40, "limit_byte": 76}, {"text": "১৯৮১", "start_byte": 64, "limit_byte": 76}, {"text": "১১ জুলাই, ১৯৮১", "start_byte": 40, "limit_byte": 76}]} +{"id": "-3308804124982932624-4", "language": "bengali", "document_title": "এশিয়া কাপ", "passage_text": "১৯৮৬ সালের দ্বিতীয় পর্বের খেলার হোস্ট ছিল শ্রীলঙ্কা, এটা ছিল প্রথম কোন বহুজাতিক ক্রিকেট সিরিজ যা সেখানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ভারত সে টুর্নামেন্ট থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কার সাথে আগের বছরের বিতর্কিত সিরিজের হীন ক্রিকেট সম্পর্কের কারনে।[4] বাংলাদেশ সেখানে প্রথমবার যোগ দিয়েছিল। ফাইনাল খেলায় শ্রীলঙ্কা জয়ী হয়েছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে।", "question_text": "দ্বিতীয় এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "শ্রীলঙ্কা", "start_byte": 115, "limit_byte": 142}, {"text": "শ্রীলঙ্কা", "start_byte": 115, "limit_byte": 142}, {"text": "শ্রীলঙ্কা", "start_byte": 115, "limit_byte": 142}]} +{"id": "5195671202360353215-59", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশের ইতিহাস", "passage_text": "১৯০৫ হতে ১৯১১ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত বঙ্গভঙ্গের ফলশ্রুতিতে পূর্ববঙ্গ ও আসামকে নিয়ে একটি নতুন প্রদেশ গঠিত হয়েছিল, যার রাজধানী ছিল ঢাকায়।\n(Baxter[40], pp.39–40) তবে কলকাতা-কেন্দ্রিক রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের চরম বিরোধিতার ফলে বঙ্গভঙ্গ রদ হয়ে যায় ১৯১১ সালে। ভারতীয় উপমহাদেশের দেশভাগের সময় ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে আবার বাংলা প্রদেশটিকে ভাগ করা হয়। হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গ ভারতের অংশ হয়, আর মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পূর্ববঙ্গ পাকিস্তানের অংশ হয়। ১৯৫৪ সালে পূর্ববঙ্গের নাম পাল্‌টে পূর্ব পাকিস্তান করা হয়।\n[42]", "question_text": "বৃহৎ বঙ্গ বা বিশাল বাংলা অস্তিত্ব সর্বশেষ কত সাল পর্যন্ত ছিল ?", "answers": [{"text": "১৯০৫", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}, {"text": "১৯০৫", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}, {"text": "১৯০৫", "start_byte": 0, "limit_byte": 12}]} +{"id": "8775472783303060309-15", "language": "bengali", "document_title": "কর্ণ (মহাভারত)", "passage_text": "কর্ণ ক্ষিপ্ত হয়ে অর্জুনের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হন। ভীষণ যুদ্ধ লাগে। দুইজন সমান যোদ্ধা হওয়ার কারণে কেউ কাউকে ছাড় দিচ্ছিলেন না। সবাই নিজ নিজ যুদ্ধ ভুলে অর্জুন এবং কর্ণের\nযুদ্ধ দেখতে লাগলেন। কর্ণের রথের সারথী ছিলেন শল্য, যিনি ছিলেন সম্পর্কে পাণ্ডবদের মামা। তিনি কর্ণকে নানা কথায়\nকাবু করতে লাগলেন।[16] হঠাৎ কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে গেল। একদিন কর্ণের তীরে ভুলবশত এক ব্রাহ্মণের গরুর বাছুর মারা যায়। তখন সেই ব্রাহ্মণ কর্ণকে অভিশাপ দিয়েছিলেন যে শেষ যুদ্ধের সময় কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে যাবে।[17] এদিকে পরশুরামের অভিশাপে কর্ণ ব্রহ্মাস্ত্রের মন্ত্র ভুলে গেলেন। শেষ পর্যন্ত অর্জুনের হাতে কর্ণের মৃত্যু হল।", "question_text": "পুরাণ মতে কর্ণ কার হাতে নিহত হন ?", "answers": [{"text": "অর্জুনের", "start_byte": 1520, "limit_byte": 1544}, {"text": "অর্জুনের", "start_byte": 1520, "limit_byte": 1544}, {"text": "অর্জুনের", "start_byte": 1520, "limit_byte": 1544}]} +{"id": "-1366347128155871013-24", "language": "bengali", "document_title": "গণেশ", "passage_text": "গণেশ পুরাণ – গণেশ পুরাণ-এ উল্লিখিত গণেশের চার অবতার সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলিযুগে অবতীর্ণ হন। এঁরা হলেন –\nমহোৎকট বিনায়ক – ইনি দশভূজ ও রক্তবর্ণ। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় এঁর বাহন হয় হাতি নয় সিংহ। ইনি সত্য যুগে কশ্যপ ও অদিতির সন্তান হয়ে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেই কারণে কাশ্যপেয় নামে পরিচিত হন। [58] এই অবতারে তিনি নরান্তক ও দেবা���্তক নামে দুই অসুরভ্রাতা ও ধূম্রাক্ষ নামে এক দৈত্যকে বধ করেন।\nময়ূরেশ্বর – ইনি ষড়ভূজ ও শ্বেতবর্ণ। বাহন ময়ূর। ত্রেতা যুগে শিব ও পার্বতীর পুত্ররূপে এঁর জন্ম। এই অবতারে তিনি সিন্ধু নামে এক দৈত্যকে বধ করেন। অবতারকাল সমাপ্ত হলে ময়ূরটি তিনি তাঁর ভ্রাতা কার্তিকেয়কে দান করেন।\nগজানন – ইনি চতুর্ভুজ ও রক্তবর্ণ। বাহন ইঁদুর। ইনি দ্বাপর যুগে শিব ও পার্বতীর পুত্র হয়ে জন্মগ্রহণ করেন। সিন্দুর নামে এক দৈত্যকে তিনি এই অবতারে বধ করেন। এই অবতারেই রাজা বরেণ্যর নিকট তিনি গণেশ গীতা প্রকাশ করেন।\nধূম্রকেতু – দ্বিভূজ অথবা চতুর্ভূজ ও ধূম্রবর্ণ। বাহন নীল ঘোড়া। ইনি কলি যুগের শেষে অবতীর্ণ হবেন ও অনেক দৈত্য বধ করবেন। এই অবতার বিষ্ণুর শেষ অবতার কল্কির অনুসরণে কল্পিত।\nমুদ্গল পুরাণ – মুদ্গল পুরাণ-এ গণেশের আটজন অবতারের বর্ণনা পাওয়া যায়। এঁরা হলেন –\nবক্রতুণ্ড – প্রথম অবতার। এঁকে ব্রহ্মের অংশ ও পরম বলে মনে করা হয়। ইনি সিংহবাহন। এই অবতারের উদ্দেশ্য মাৎসর্যাসুর (অর্থাৎ ঈর্ষা) বধ।\nএকদন্ত – ইনি প্রত্যেক ব্যক্তিগত আত্মা ও পরমব্রহ্মের প্রতীক। ইনি মুষিকবাহন। এই অবতারের উদ্দেশ্য মদাসুর (অর্থাৎ, অহং) বধ।\nমহোদর – ইনি বক্রতুণ্ড ও একদন্তের সম্মিলিত রূপ। ব্রহ্মের প্রজ্ঞার প্রতীক। মোহাসুর (অর্থাৎ সংশয়) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। ইনিও মুষিকবাহন।\nগজবক্ত্র বা গজানন – মহোদরের অন্যরূপ। লোভাসুর (অর্থাৎ লোভ) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য।\nলম্বোদর – ব্রহ্মের শক্তির প্রতীক। ইনি মুষিকবাহন। ক্রোধাসুর (অর্থাৎ রাগ) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য।\nবিকট – সূর্যের প্রতীক। জ্যোতির্ময় ব্রহ্মের প্রকাশ। কামাসুর (অর্থাৎ কামনাবাসনা) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। ইনি ময়ূরবাহন।\nবিঘ্নরাজ – বিষ্ণুর প্রতীক। ব্রহ্মের অস্তিত্বের প্রকাশ। মমাসুর (অর্থাৎ অহংকার) বধের উদ্দেশ্যে এই অবতার।\nধূম্রবর্ণ – শিবের প্রতীক। ব্রহ্মের বিনাশ শক্তির প্রকাশ। ইনি অশ্ববাহন। অভিমানাসুর (অর্থাৎ গরিমা) বধের উদ্দেশ্যে এই অবতার।", "question_text": "হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের সহোদর কে ?", "answers": [{"text": "কার্তিকেয়", "start_byte": 1567, "limit_byte": 1597}, {"text": "কার্তিকেয়", "start_byte": 1567, "limit_byte": 1597}]} +{"id": "-1538257118875639863-2", "language": "bengali", "document_title": "ভ্লাদিমির লেনিন", "passage_text": "ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন ১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল জার শাসিত রাশিয়ার সিমবির্স্ক শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর প্রকৃত নাম ��িল ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ। ভল্গা নদীর তীরবর্তী সিমবির্স্ক নামক ছোট শহরটি রাজধানী সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে ১,৫০০ মাইল দুরত্বে অবস্থিত ছিল। ভ্লাদিমির ইলিচ-এর পিতা ল্যা নিকোলয়েভিচ্ উলিয়ানভ ছিলেন একজন বিদ্যালয় পরিদর্শক এবং গণতন্ত্রবাদ-এর কট্টর সমর্থক। তাঁর মা মারিয়া আলেক্সান্ড্রাভনা উলিয়ানভা ছিলেন এক প্রথিতযশা চিকিত্সকের বিদুষী কন্যা এবং একজন বিশিষ্ট শিক্ষিকা। পিতামাতা-র বিচার বিবেচনা,লেনিন এবং তাঁর ভাইবোন দের মধ্যে গভীর ভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। তাঁর দাদা আলেক্সান্ডার কে জার হত্যার ষড়যন্ত্রের অপরাধে ফাঁসি দেওয়া হয়। বিপ্লবী অ্যানা ইলিচনিনা ছিলেন লেনিন-এর বোন এবং সহযোদ্ধা।", "question_text": "ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ ওরফে লেনিনের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল", "start_byte": 57, "limit_byte": 114}, {"text": "১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল", "start_byte": 57, "limit_byte": 114}, {"text": "১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল", "start_byte": 57, "limit_byte": 114}]} +{"id": "5730130221372563642-10", "language": "bengali", "document_title": "মহাশ্বেতা দেবী", "passage_text": "২০১৬ সালের ২৩ জুলাই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মহাশ্বেতা দেবী কলকাতার বেল ভিউ ক্লিনিকে ভর্তি হন। সেই বছরই ২৮ জুলাই একাধিক অঙ্গ বিকল হয়ে তাঁর মৃত্যু ঘটে।[15] তিনি মধুমেহ, সেপ্টিসেমিয়া ও মূত্র সংক্রমণ রোগেও ভুগছিলেন।[6]", "question_text": "ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর মৃত্যু কবে হয় ?", "answers": [{"text": "২০১৬ সালের ২৩ জুলাই", "start_byte": 0, "limit_byte": 51}, {"text": "২০১৬ সালের ২৩ জুলাই", "start_byte": 0, "limit_byte": 51}, {"text": "২০১৬ সালের ২৩ জুলাই", "start_byte": 0, "limit_byte": 51}]} +{"id": "7443250538964255015-1", "language": "bengali", "document_title": "ভারতের রাষ্ট্রপতি", "passage_text": "রাষ্ট্রপতি এক নির্বাচকমণ্ডলীর দ্বারা পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন। এই নির্বাচকমণ্ডলী গঠিত হয় ভারতীয় সংসদ (লোকসভা ও রাজ্যসভা) এবং বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভার সদস্যদের নিয়ে। রাষ্ট্রপতির কার্যকালের মেয়াদ পাঁচ বছর।[5] অতীতে দেখা গিয়েছে যে, শাসক দলের (লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল) মনোনীত প্রার্থীই রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। অনেকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি পুণরায় নির্বাচনে লড়তে পারেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, যাতে নির্বাচকমণ্ডলীতে প্রতি রাজ্যের জনসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট রাজ্যের বিধায়কদের প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা এবং রাজ্য বিধানসভার সদস্যসংখ্যার সঙ্গে জাতীয় সংসদের সদ��্যসংখ্যার সামঞ্জস্যবিধান করা যায়। কোনো প্রার্থী এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট পেতে ব্যর্থ হলে, একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পরাজয়শীল প্রার্থীদের ভোট অন্য প্রার্থীতে হস্তান্তরিত হতে থাকে (এবং সেই সঙ্গে সেই প্রার্থী নির্বাচন থেকে বাদ পড়তে থাকেন), যতক্ষণ না একজন সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেন। ভারতের উপরাষ্ট্রপতি অবশ্য লোকসভা ও রাজ্যসভার সকল সদস্যের (নির্বাচিত ও মনোনীত) প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন।[6]", "question_text": "ভারতবর্ষে কত বছর অন্তর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়ে থাকে ?", "answers": [{"text": "পাঁচ", "start_byte": 540, "limit_byte": 552}, {"text": "পাঁচ", "start_byte": 540, "limit_byte": 552}, {"text": "পাঁচ", "start_byte": 540, "limit_byte": 552}]} +{"id": "-68053605935329813-2", "language": "bengali", "document_title": "ব্রহ্মপুত্র নদ", "passage_text": "১৭৮৭ সালে ভূমিকম্পের কারণে ব্রহ্মপুত্র নদীর তলদেশ‌ উঠিত হবার কারনে এর দিক পরিবর্তিত হয়ে যায়।১৭৮৭ সালের আগে এটি ময়মনসিংহের উপর দিয়ে আড়াআড়ি ভাবে বয়ে যেত‌।পরবর্তিতে এর নতুন শাখা নদীর সৃষ্টি হয়।যা যমুনা নামে পরিচিত।উৎপত্তিস্থলকে এর দৈর্ঘ্য ২৮৫০ কিলোমিটার। ব্রহ্মপুত্র নদীর সর্বাধিক প্রস্থ ১০৪২৬ মিটার (বাহাদুরাবাদ)। এটিই বাংলাদেশের নদীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছে। ব্রহ্মপুত্রের প্রধান শাখা হচ্ছে যমুনা। এক কালের প্রশস্ত ব্রহ্মপুত্র নদ বর্তমানে (২০১১) শীর্ণকায়।", "question_text": "ব্রহ্মপুত্র নদীর দৈর্ঘ কত ?", "answers": [{"text": "২৮৫০ কিলোমিটার", "start_byte": 661, "limit_byte": 701}, {"text": "২৮৫০ কিলোমিটার", "start_byte": 661, "limit_byte": 701}, {"text": "২৮৫০ কিলোমিটার", "start_byte": 661, "limit_byte": 701}]} +{"id": "1019942405024864518-0", "language": "bengali", "document_title": "গুগল", "passage_text": "গুগল এলএলসি[4] (English: Google LLC) বা গুগল লিমিটেড লায়াবেলিটি কোম্পানি ইন্টারনেটভিত্তিক সেবা ও পণ্যে বিশেষায়িত একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি ছাত্র থাকাকালীন ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন ১৯৯৮ সালে গুগল নির্মান করেন। গুগলের ১৪ শতাংশ শেয়ার তাদের এবং বিশেষ সুপারভোটিং ক্ষমতার মাধ্যমে ৫৬ শতাংশ স্টকহোল্ডারকে নিয়ন্ত্রণ করে। সেপ্টেম্বর ৪, ১৯৯৮ সালে তারা গুগলকে প্রাইভেট কোম্পানি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে। গুগল আগস্ট ১৯, ২০০৪ সালে ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং (আইপিও) দেয় ও গুগলপ্লেক্স নামে মাউন্টেইন ভিউতে তাদের নতুন সদরদপ্তরে স্থানান্তরিত হয়। আগস্ট ২০১৫ সালে গুগল এর বিভিন্ন কার্যক্রম আলফাবেট ইনকর্পোরেটেড নামে সমন্বিত করার পরিকল্পনার কথা জানায়। আলফাবেটের প্রধান অধীনস্থ সংগঠন হিসেবে আলফাবেটের ইন্টারনেট কার্যক্রম পরিচালনা করবে। পুনগঠনের সমাপনী অংশ হিসেবে সুন্দর পিচাই গুগলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে ল্যারি পেজকে প্রতিস্থাপন করেন। (ল্যারি পেজ এখন আলফাবেটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা)", "question_text": "গুগুল কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠাতা কে ?", "answers": [{"text": "ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন", "start_byte": 540, "limit_byte": 610}, {"text": "ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন", "start_byte": 540, "limit_byte": 610}, {"text": "ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন", "start_byte": 540, "limit_byte": 610}]} +{"id": "-8621467751734870238-2", "language": "bengali", "document_title": "প্যারিস শান্তি সম্মেলন, ১৯১৯", "passage_text": "বিখ্যাত \"বৃহৎ চার\" রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড লয়েড জর্জ, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি উড্রো উইলসন, ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী জর্জ ক্লেমঁসো এবং ইতালির প্রধানমন্ত্রী ভিত্তোরিও এমানুয়েলে ওরলান্দো। তারা নিজেরা ১৪৫ বার দেখা করেন এবং সকল মূল সিদ্ধান্ত তৈরী করেন, যেগুলি পরে অন্যরাও অনুমোদন দেয়।[1]", "question_text": "প্যারিস শান্তি সম্মেলনের সময় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "উড্রো উইলসন", "start_byte": 298, "limit_byte": 329}, {"text": "উড্রো উইলসন", "start_byte": 298, "limit_byte": 329}, {"text": "উড্রো উইলসন", "start_byte": 298, "limit_byte": 329}]} +{"id": "8494320032744952978-0", "language": "bengali", "document_title": "রাজ্জাক", "passage_text": "আব্দুর রাজ্জাক (২৩শে জানুয়ারি ১৯৪২ - ২১শে আগস্ট ২০১৭) ছিলেন একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা যিনি নায়করাজ রাজ্জাক নামে সুপরিচিত। বাংলা চলচ্চিত্র পত্রিকা চিত্রালীর সম্পাদক আহমদ জামান চৌধুরী তাকে নায়করাজ উপাধি দিয়েছিলেন।[1] নিজের জন্মস্থান কলকাতায় সপ্তম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত অবস্থায় মঞ্চ নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন এবং ১৯৬৬ সালে ১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন চলচ্চিত্রে একটি ছোট চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে তাঁর অভিষেক ঘটে।[1] তিনি জহির রায়হানের বেহুলা চলচ্চিত্রে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করেন। ষাটের দশকের শেষের দিকে এবং সত্তরের দশকেও তাঁকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের প্রধান অভিনেতা হিসেবে বিবেচনা করা হত। অভিনয় জীবনে তিনি বেহুলা, আগুন নিয়ে খেলা, এতটুকু আশা, নীল আকাশের নীচে, জীবন থেকে নেয়া, ওরা ১১ জন, অবুঝ মন, রংবাজ, আলোর মিছিল, অশিক্ষিত, ছুটির ঘণ্টা এবং বড় ভা���ো লোক ছিলসহ মোট ৩০০টি বাংলা ও উর্দু ভাষার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি সব মিলিয়ে ১৬টি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। তার মালিকানার রাজলক্ষী প্রোডাকশন থেকে বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়।[2]", "question_text": "আব্দুর রাজ্জাক অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কী ?", "answers": [{"text": "১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন", "start_byte": 975, "limit_byte": 1045}, {"text": "১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন", "start_byte": 975, "limit_byte": 1045}]} +{"id": "-7369128730344741991-1", "language": "bengali", "document_title": "আলীবর্দী খান", "passage_text": "আলীবর্দী খানের প্রকৃত নাম মির্জা মুহম্মদ আলী । তাঁর পিতার নাম মির্জা মুহম্মদ । \nতিনি মুঘল দরবার কতৃক খান উপাধি পেয়েছিলেন। আরব বংশোদ্ভূত মির্জা মুহম্মদ বেগ মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় পুত্র আজম শাহের দরবারের একজন কর্মকর্তা ছিলেন[2]। আলীবর্দী খানের মা ইরানের খোরাসানের এক তুর্কি উপজাতি থেকে এসেছিলেন। তাঁর পিতামহ আওরঙ্গজেবের সৎ ভাই ছিলেন। মির্জা মুহম্মদ আলী পূর্ণবয়স্ক হবার পরপরই আজম শাহ তাঁকে পিলখানার পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেন[2]।", "question_text": "নবাব আলীবর্দী খান কোন বংশের সন্তান ছিলেন ?", "answers": [{"text": "আরব", "start_byte": 325, "limit_byte": 334}, {"text": "আরব", "start_byte": 325, "limit_byte": 334}]} +{"id": "5952984421708716050-2", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট", "passage_text": "সংবিধানের বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট-এর দুটি বিভাগ আছেঃ আপীল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগ।\n\nসংবিধানের ১০১ ধারায় হাইকোর্টের এখতিয়ার বর্ণিত আছে৤ ১০৩ ধারায় আপীল বিভাগের এখতিয়ার বর্ণিত আছে৤ \n\nহাইকোর্ট বিভাগ নিম্ন আদালত এবং ট্রাইবুনাল থেকে আপিল শুনানি করে থাকে। এছাড়াও, বাংলাদেশের সংবিধানের আর্টিকেল ১০২ এর অধীনে রিট আবেদন , এবং কোম্পানী এবং সেনাবিভাগ বিষয় হিসেবে নির্দিষ্ট সীমিত ক্ষেত্রে মূল এখতিয়ার আছে। হাইকোর্ট বিভাগ থেকে আপিল শুনানির এখতিয়ার রয়েছে আপিল বিভাগের।[5][6] সুপ্রিম কোর্টের নির্বাহী শাখার স্বাধীন এবং রাজনৈতিকভাবে বিতর্কিত ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে আদেশ দিতে পারে।[7]", "question_text": "বাংলাদেশের উচ্চ আদালত মোট কতগুলি ভাগে বিভক্ত ?", "answers": [{"text": "দুটি", "start_byte": 139, "limit_byte": 151}, {"text": "দুটি", "start_byte": 139, "limit_byte": 151}]} +{"id": "-7864256844244364502-12", "language": "bengali", "document_title": "রাষ্ট্রকূট রাজবংশ", "passage_text": "খোট্টিগ অমোঘবর্ষের রাজত্বকালে পারমার রাজা সিকায় হর্ষ রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্য আক্রমণ করে মান্যখেত লুণ্ঠন করেন। এর ফলে রাষ্ট্রকূটদের শক্তি হ্রাস পায়। এরপরই রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্যের পতন ঘটে।[73] এই পরাজয়ের সুযোগ নিয়ে তারদাবাদি প্রদেশের (আধুনিক বিজাপুর জেলা, কর্ণাটক) শাসক তৃতীয় তৈলপ নিজেকে স্বাধীন রাজা ঘোষণা করলে রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্যের পতন সম্পূর্ণ হয়।[74][75] সর্বশেষ রাষ্ট্রকূট সম্রাট চতুর্থ ইন্দ্র জৈন সন্ন্যাসীদের প্রথা অনুসারে শ্রবণবেলগোলায় অনশনে মৃত্যুবরণ করেন। রাষ্ট্রকূটদের পতনের সঙ্গে সঙ্গে দাক্ষিণাত্য ও উত্তর ভারতে তাদের সামন্ত শাসকেরা স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পশ্চিম চালুক্য সাম্রাজ্য ১০১৫ খ্রিস্টাব্দে মান্যখেত দখল করে সেখানেই তাদের রাজধানী স্থাপন করে। এরপর একাদশ শতাব্দীতে মান্যখেত পশ্চিম চালুক্যদের সাম্রাজ্যের কেন্দ্রে পরিণত হয়। শাসনকেন্দ্র কৃষ্ণা নদী ও গোদাবরী নদীর দোয়াব বেঙ্গিতে স্থানান্তরিত হয়। পশ্চিম দাক্ষিণাত্যে রাষ্ট্রকূটদের পূর্বতন সামন্ত শাসকদের চালুক্যরা নিজেদের অধীনে নিয়ে আসে। এরপর তাঁরা দাক্ষিণাত্যে তাঁদের প্রধান শত্রু তাঞ্জোরের চোল রাজাদের পরাস্ত করে।[76]", "question_text": "রাষ্ট্রকুট রাজবংশের সর্বশেষ রাজা কে ?", "answers": [{"text": "চতুর্থ ইন্দ্র", "start_byte": 1026, "limit_byte": 1063}, {"text": "চতুর্থ ইন্দ্র", "start_byte": 1026, "limit_byte": 1063}, {"text": "চতুর্থ ইন্দ্র", "start_byte": 1026, "limit_byte": 1063}]} +{"id": "7322307556936091409-2", "language": "bengali", "document_title": "কাতালোনিয়া", "passage_text": "কাতালোনিয়া অঞ্চলের ইতিহাস প্রায় এক হাজার বছরের পুরোনো। কাতালোনিয়ার রাজধানী বার্সেলোনা। এই অঞ্চলের ছিলো নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, পার্লামেন্ট, জাতীয় পতাকা ও সংগীত। কাতালোনিয়ায় নিজস্ব পুলিশ বাহিনী আছে।[6]\nস্পেনের মোট জনসংখ্যার ১৬ শতাংশ এই কাতালোনিয়ায়। স্পেনের উত্তর-পূর্বের এই প্রদেশটির রাজধানী বার্সেলোনা। বার্সেলোনা বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় শহরগুলোর একটি, ফুটবল এবং একই সাথে পর্যটনের কারণে। [7]", "question_text": "কাতালোনিয়ার রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "বার্সেলোনা", "start_byte": 214, "limit_byte": 244}, {"text": "বার্সেলোনা", "start_byte": 214, "limit_byte": 244}]} +{"id": "7744915174713005407-0", "language": "bengali", "document_title": "নিকোলাউস কোপের্নিকুস", "passage_text": "নিকোলাস কোপারনিকাস (পলিশ ভাষায় মিকলজ কোপারনিক , জার্মান ভাষায় নিক্লাস কপারনিক, ১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী জন্ম\\ ২৪ মে ১৫৪৩ মৃত্যু) ছিলেন রেনেসাঁ এবং সংস্কার যুগের মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি এই মহাবিশের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন। যেখানে তিনি পৃথিবী নয় বরং সূর্যকে সৌরজগতের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি আঠারো শতকের আ���ে এমন একটি মডেল প্রনয়ন করেন যখন চারিদিকে সক্রেটিস এবং এরিস্টটলের মতবাদ চলছিল।", "question_text": "বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের মৃত্যু কবে হয় ?", "answers": [{"text": "২৪ মে ১৫৪৩", "start_byte": 299, "limit_byte": 325}, {"text": "২৪ মে ১৫৪৩", "start_byte": 299, "limit_byte": 325}]} +{"id": "-3707959970522014741-1", "language": "bengali", "document_title": "ওবাইদুল্লাহ", "passage_text": "২০০২ সালের ২০শে জুলাই তারিখে, ১২ জন বিশেষ মার্কিন সশস্ত্র সৈন্য বাহিনী একটি বেনামী খবরের সূত্র ধরে ওবাইদুল্লাহর পারিবারিক বাড়িতে হানা দেয় এবং তাঁর চাচাত ভাইদের সাথে তাঁকে হেফাজতে নিয়ে নেয়। সেই সময়, ওবাইদুল্লাহর কাছে একটি নোটবই ছিল যেটিতে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ অনুযায়ী, উদ্ভাবিত বিস্ফোরক যন্ত্রের জন্য নকশা ছিল।[7]", "question_text": "ওবাইদুল্লাহর কে কোন জায়গা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় ?", "answers": [{"text": "ওবাইদুল্লাহর পারিবারিক বাড়ি", "start_byte": 261, "limit_byte": 341}, {"text": "পারিবারিক বাড়ি", "start_byte": 298, "limit_byte": 341}]} +{"id": "970748419337271655-16", "language": "bengali", "document_title": "রাগবি", "passage_text": "\n\nবিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাগবি ইউনিয়নভূক্ত দলগুলো নিয়ে বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতি চার বছর অন্তর এ প্রতিযোগিতা রাগবি বিশ্বকাপ নামে পরিচিত। ইন্টারন্যাশনাল রাগবি বোর্ড এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। প্রথম রাগবি প্রতিযোগিতা ১৯৮৭ সালে অনুষ্ঠিত হয়। পরবর্তী রাগবি বিশ্বকাপ ২০১৫ সালে স্বাগতিক দেশ হিসেবে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও, ২০১৯ সালের রাগবি বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা জাপানে অনুষ্ঠিত হবে।[5] নিউজিল্যান্ড জাতীয় রাগবি ইউনিয়ন দল ২০১১ সালে এ প্রতিযোগিতার বর্তমান চ্যাম্পিয়ন।", "question_text": "কত বছর অন্তর রাগবি ফুটবল বিশ্বকাপ হয় ?", "answers": [{"text": "চার", "start_byte": 263, "limit_byte": 272}, {"text": "চার", "start_byte": 263, "limit_byte": 272}, {"text": "চার", "start_byte": 263, "limit_byte": 272}]} +{"id": "3279821707062003108-0", "language": "bengali", "document_title": "কুদানকুলাম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র", "passage_text": "কুদানকুলাম পরমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের দক্ষিনে সমুদ্রতীরে গড়ে উঠেছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ভারত সরকার রাশিয়ার সহযোগিতায় গড়ে তুলেছে। ২০০২ এর ৩১শে মার্চ পরমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়।[3] কিন্তু স্থানীয় জেলেদের বিরোধের কারণে নির্মাণ কাজ বিলম্বের সম্মুখীন হয়েছিল।[4][5] কেকেএনপিপি-এর ৬,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা সহ, রাশিয়ান স্টেট কোম্পানী এবং ভারতীয় পারমাণবিক শক্তি নিগম (এনপিসিআইএল)-এর সহযোগিতায় ৬ টি ভিভিইআর-১০০০ চুল্লি স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। [6]", "question_text": "ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের কুদানকুলাম পরমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির নির্মাণ কাজ কোন সাল থেকে শুরু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "২০০২ এর ৩১শে মার্চ", "start_byte": 427, "limit_byte": 475}, {"text": "২০০২", "start_byte": 427, "limit_byte": 439}, {"text": "২০০২", "start_byte": 427, "limit_byte": 439}]} +{"id": "1807801556888134437-2", "language": "bengali", "document_title": "পশ্চিমবঙ্গের জেলা", "passage_text": "বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ ৫টি বিভাগ ও ২৩টি জেলায় বিভক্ত। বিভাগগুলি বিভাগীয় কমিশনার ও জেলাগুলি জেলাশাসকের[7] দ্বারা শাসিত হয়। রাজ্যের রাজধানী কলকাতা কলকাতা জেলায় অবস্থিত। অন্যান্য জেলাগুলি মহকুমা ও ব্লকে বিভক্ত। এগুলি যথাক্রমে মহকুমা শাসক ও ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের দ্বারা শাসিত হয়। এই রাজ্যের পঞ্চায়েত ব্যবস্থা ত্রিস্তরীয়। গ্রামস্তরে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা \"গ্রাম পঞ্চায়েত\",[8] ব্লকস্তরে \"পঞ্চায়েত সমিতি\"[9] ও জেলাস্তরে \"জেলা পরিষদ\"[10] নামে পরিচিত। ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে বর্ধমান জেলা বিভক্ত হয়ে পূর্ব বর্ধমান জেলা ও পশ্চিম বর্ধমান জেলায় পরিণত হয়েছে। এই সালেই ঘোষিত আরো দুটি জেলা হল ঝাড়গ্রাম জেলা ও কালিম্পং জেলা[11]।", "question_text": "পশ্চিমবঙ্গের মোট কতগুলি জেলা আছে ?", "answers": [{"text": "২৩", "start_byte": 86, "limit_byte": 92}, {"text": "২৩", "start_byte": 86, "limit_byte": 92}, {"text": "২৩", "start_byte": 86, "limit_byte": 92}]} +{"id": "-7623066958616917497-1", "language": "bengali", "document_title": "মহাকালেশ্বর মন্দির", "passage_text": "মহাকালেশ্বর জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দির (Hindi: महाकालेश्वर ज्योतिर्लिंग) হল হিন্দু দেবতা শিবের একটি মন্দির এবং বারোটি জ্যোতির্লিঙ্গের অন্যতম। এই মন্দিরটি ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের উজ্জয়িনী শহরে রুদ্রসাগর হ্রদের তীরে অবস্থিত। এই মন্দিরের শিবলিঙ্গটিকে স্বয়ম্ভু বা শিবের সাক্ষাৎ-মূর্তি মনে করা হয়।", "question_text": "মহাকালেশ্বর জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দিরটি কোন হ্রদের তীরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "রুদ্রসাগর", "start_byte": 505, "limit_byte": 532}, {"text": "রুদ্রসাগর", "start_byte": 505, "limit_byte": 532}]} +{"id": "-62125110082835798-4", "language": "bengali", "document_title": "জাস্টিন বিবার", "passage_text": "জাস্টিন বিবার ১৯৯৪ সালের ১ মার্চ কানাডার অন্টারিওর লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন।[11] বিবারের মা প্যাটি ম্যালেট যখন গর্ভবতী হন, তখন তাঁর বয়স ১৮। বিবারের মা সামান্য বেতনে বিভিন্ন দপ্তরে কাজ করতেন। বিবারের বাবা জেরিমি বিবার পরবর্তিতে আরেক মহিলাকে বিয়ে করেন এবং তাঁর আরও দুই সন্তান হয়।[12][13] বিবারের দাদা ছিলেন কানাডাতে অভিবাসী জার্মান নাগরিক।[14]", "question_text": "জাস্টিন ড���রিউ বিবারের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৪ সালের ১ মার্চ", "start_byte": 38, "limit_byte": 86}, {"text": "১৯৯৪ সালের ১ মার্চ", "start_byte": 38, "limit_byte": 86}]} +{"id": "2392703030732070577-1", "language": "bengali", "document_title": "প্লেটো", "passage_text": "প্লেটোর সঠিক জন্ম তারিখ জানা যায়নি। প্রাচীন তথ্যসূত্রগুলো অধ্যয়নের মাধ্যমে আধুনিকতম বিশেষজ্ঞরা ধারণা করেছেন প্লেটো ৪২৮ থেকে ৪২৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কোন এক সময়ে গ্রিসের এথেন্স বা এজিনায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম এরিস্টন। ডায়োজিনিস লিরটিয়াসের প্রদত্ত তথ্যমতে এরিস্টনের পূর্বপুরুষ ছিল এথেন্সের রাজা কডরাস এবং মেসেনিয়ার রাজা মেলানথাস।[1] প্লেটোর মা'র নাম পেরিকটিওন যার পারিবারিক পূর্বপুরুষ ছিল বিখ্যাত এথেনীয় আইনজ্ঞ এবং কবি সোলন।[2] এ হিসেবে প্লেটো মা ও বাবা উভয় দিক দিয়েই বিশেষ বংশমর্যাদার অধিকারী ছিলেন। এছাড়াও প্লেটো সুদর্শন ও স্বাস্থ্যবান ছিলেন। বলা হয়ে থাকে, আয়তাকার কাঁধের অধিকারী ছিলেন বলেই সবাই তাকে প্লেটো নামে ডাকতো। দর্শনের প্রতি অনন্যসাধারণ নিষ্ঠা ছাড়াও তার বেশ কিছু গুণ ছিল। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল তিনি সৈনিক ও ক্রীড়াবিদ হিসেবে প্রভূত সুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন।", "question_text": "দার্শনিক প্লেট কোন দেশের নাগরিক ছিলেন ?", "answers": [{"text": "গ্রিসের", "start_byte": 442, "limit_byte": 463}, {"text": "গ্রিসের", "start_byte": 442, "limit_byte": 463}]} +{"id": "7245461333310589730-8", "language": "bengali", "document_title": "বাংলার ইতিহাস", "passage_text": "\nবাংলার প্রথম স্বাধীন রাজা ছিলেন শশাঙ্ক যিনি ৬০৬ খ্রীষ্টাব্দ থেকে ৬৩৭ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত রাজত্ব করেছিলেন। সম্ভবত তিনি গুপ্ত সম্রাটদের অধীনে একজন সামন্তরাজা ছিলেন । হর্ষবর্ধনের ভ্রাতা রাজ‍্যবর্ধন।কে ইনি হত‍্যা করেন। এই জন‍্য হর্ষবর্ধন-এর সঙ্গে তাঁর যুদ্ধ হয় । তাঁর শক্তি বৃদ্ধি হতে দেখে কামরুপ রাজ ভাস্করবর্মন তাঁর শত্রু হর্ষবর্ধন-এর সঙ্গে মিত্রতা স্থাপন করেন । শশাঙ্ক চালুক‍্যরাজ দ্বিতীয় পুলকেশীর সাহায‍্য পেয়েছিলেন এদের বিরুদ্ধে।শশাঙ্ক পরম শৈব ও বৌদ্ধবিদ্বেষী ছিলেন। পাটলীপুত্র ও কুশীনগরে বহু বৌদ্ধ কীর্ত্তি ধ্বংস করেন। ৬৩৭ খ্রীষ্টাব্দে শশাঙ্ক-এর মৃত্যুর পর তাঁর রাজ্যের পতন ঘটে। শশাঙ্ক‌ই প্রথম বাংলার রূপরেখা দিয়েছিলেন।", "question_text": "বৃহৎ বঙ্গ বা বিশাল বাংলার প্রথম স্বাধীন রাজা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "শশাঙ্ক", "start_byte": 87, "limit_byte": 105}, {"text": "শশাঙ্ক", "start_byte": 87, "limit_byte": 105}, {"text": "শশাঙ্ক", "start_byte": 87, "limit_byte": 105}]} +{"id": "599666913917674019-13", "language": "bengali", "document_title": "কামরূপ রাজ্য", "passage_text": "পুরাণ অনুযায়ী কামরূপের সর্বপ্রথমদিককার শাসক ছিলেন দানব বংশের মহিরঙ্গ। নরকসুর তার উত্তরসূরিদের একজনকে পরাজিত করে রাজ্যে তার বংশের রাজশাসন প্রতিষ্ঠা করে।", "question_text": "কামরূপ রাজ্যের প্রথম রাজা কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "মহিরঙ্গ", "start_byte": 170, "limit_byte": 191}, {"text": "মহিরঙ্গ", "start_byte": 170, "limit_byte": 191}, {"text": "মহিরঙ্গ", "start_byte": 170, "limit_byte": 191}]} +{"id": "7102632996084292019-1", "language": "bengali", "document_title": "ব্রহ্মপুত্র নদ", "passage_text": "ব্রহ্মপুত্রের উৎপত্তি হিমালয় পর্বতমালার কৈলাস শৃঙ্গের নিকট জিমা ইয়ংজং হিমবাহে, যা তিব্বতের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত।[1] জাঙপো নামে তিব্বতে পুর্বদিকে প্রবাহিত হয়ে এটি অরুণাচল প্রদেশে ভারতে প্রবেশ করে যখন এর নাম হয়ে যায় সিয়ং। তারপর আসামের উপর দিয়ে দিহাঙ নামে বয়ে যাবার সময় এতে দিবং এবং লোহিত নামে আরো দুটি বড় নদী যোগ দেয় এবং তখন সমতলে এসে চওড়া হয়ে এর নাম হয় ব্রহ্মপুত্র। ব্রহ্মপুত্র হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের নিকটে মানস সরোবর থেকে উৎপন্ন হয়ে তিব্বত ও আসামের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কুড়িগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। ময়মনসিংহের দেওয়ানগঞ্জের কাছে ব্রহ্মপুত্র দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বাঁক নিয়ে ময়মনসিংহ জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ভৈরববাজারের দক্ষিণে মেঘনায় পড়েছে।", "question_text": "ব্রহ্মপুত্র নদীর উৎস স্থল কোথায় ?", "answers": [{"text": "হিমালয় পর্বতমালার কৈলাস শৃঙ্গের নিকট জিমা ইয়ংজং হিমবাহে", "start_byte": 62, "limit_byte": 219}, {"text": "হিমালয় পর্বতমালার কৈলাস শৃঙ্গের নিকট জিমা ইয়ংজং হিমবাহে", "start_byte": 62, "limit_byte": 219}, {"text": "হিমালয় পর্বতমালার কৈলাস শৃঙ্গের নিকট জিমা ইয়ংজং হিমবাহে", "start_byte": 62, "limit_byte": 219}]} +{"id": "-8260793280894408063-14", "language": "bengali", "document_title": "গণেশ", "passage_text": "অন্যমতে, ভারতের আদিম অধিবাসীদের পূজিত হস্তিদেবতা ও লম্বোদর যক্ষের মিশ্রণে গণেশ কল্পনার উদ্ভব। অথবা এমনও হতে পারে গণেশ সম্পূর্ণ অনার্য দেবতা, পরে যাঁর আর্যীকরণ ঘটে। গণেশের বাহন ইঁদুর এই আদিম কোনও সংস্কারের প্রতীক। খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম থেকে ষষ্ঠ শতকের মধ্যবর্তী কোনও সময়ের লেখা বৌধায়ণ ধর্মসূত্রে গণেশের উল্লেখ নেই। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে কালিদাস, খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকে ভারবি, খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতকে পঞ্চতন্ত্র বা ভরত নাট্যশাস্ত্রও গণেশের সাক্ষ্য দেয় না। গুপ্ত যুগের শেষভাগে খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতক থেকেই এঁর একক পূজা প্রচলিত হয়।", "question_text": "হিন্দু শাস্ত্র অনুযা���ী গণেশের বাহন কি ?", "answers": [{"text": "ইঁদুর", "start_byte": 470, "limit_byte": 485}, {"text": "ইঁদুর", "start_byte": 470, "limit_byte": 485}]} +{"id": "4225140588416652635-4", "language": "bengali", "document_title": "স্বামী বিবেকানন্দ", "passage_text": "বিবেকানন্দের পিতৃপ্রদত্ত নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ দত্ত (ডাকনাম ছিল বীরেশ্বর বা বিলে এবং নরেন্দ্র বা নরেন)।[15] ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে ১২ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি উৎসবের দিন উত্তর কলকাতার সিমলা অঞ্চলে ৩ নম্বর গৌরমোহন মুখোপাধ্যায় স্ট্রিটে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[16] তার পিতা বিশ্বনাথ দত্ত কলকাতা উচ্চ আদালতের একজন আইনজীবি ছিলেন।[11][12] বিবেকানন্দ একটি প্রথাগত বাঙালি কায়স্থ সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন যেখানে তার নয় জন ভাই-বোন ছিল।[17] তার মধ্যম ভাই মহেন্দ্রনাথ দত্ত ছিলেন বিশিষ্ট লেখক ও বিদেশ ভ্রমণে বিবেকানন্দের সঙ্গী। কনিষ্ঠ ভাই ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত ছিলেন বিশিষ্ট সাম্যবাদী নেতা ও গ্রন্থকার।", "question_text": "স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম কবে হয় ?", "answers": [{"text": "১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে ১২ জানুয়ারি", "start_byte": 276, "limit_byte": 360}, {"text": "১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে ১২ জানুয়ারি", "start_byte": 276, "limit_byte": 360}, {"text": "১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে ১২ জানুয়ারি", "start_byte": 276, "limit_byte": 360}]} +{"id": "-436677755956268484-1", "language": "bengali", "document_title": "বাস্তুতন্ত্র", "passage_text": "প্রত্যেক বাস্তুতন্ত্রে মূলত দুটি উপাদান রয়েছে, যথা-", "question_text": "প্রত্যেক বাস্তুতন্ত্রে মূলত কয়টি উপাদান থাকে ?", "answers": [{"text": "দুটি", "start_byte": 78, "limit_byte": 90}, {"text": "দুটি", "start_byte": 78, "limit_byte": 90}, {"text": "দুটি", "start_byte": 78, "limit_byte": 90}]} +{"id": "-8177010464512382506-0", "language": "bengali", "document_title": "ইসলামি দর্শন", "passage_text": "ইসলামী দর্শন (English: Islamic philosophy) অথবা আরবি দর্শন হল জীবন বিশ্বজগৎ নৈতিকতা সমাজ এবং মুসলিম বিশ্বের অন্তর্ভুক্ত আরও অনেক বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত সমস্যার উপরে নিয়মতান্ত্রিক গবেষণা, অনুসন্ধান ও পর্যালোচনা। ইসলামী দর্শন মূলত দুই ভাগে বিভক্তঃ কালাম ও ফালসাফা। ফালসাফা গ্রিক শব্দ, এটি গ্রিক দর্শন থেকে উৎসরিত| অপরদিকে কালাম অর্থ কথা বা বক্তব্য, এটি যুক্তিতর্ককে দর্শনে ব্যবহার করে[1][2]। ইসলামী দার্শনিকদের মধ্যে সকলেই মুসলিম নন। ইয়াহিয়া ইবন আদির মত খ্রিষ্টান ও মাইমোনিডিস এর মত ইহুদীরাও ইসলামী দর্শন ঐতিহ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন এবং ইবনে আল-রাওয়ান্দি ও মুহাম্মাদ ইবন জাকারিয়া আল-রাযীর মত অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ ইসলামকে আক্রমণ করার জন্য দর্শনশাস্ত্রকে ব্যবহার করেছিলেন।[3] ৮ম শতাব্দীতে বাগদাদে সর্বপ্রথম স্বাধীনভাবে দার্শনিক অনুসন্ধা�� হিসেবে প্রাচীন ইসলামী দর্শনের উদ্ভব ঘটে| ৮ম থেকে ১২শ শতাব্দী হল প্রাথমিক ইসলামী দর্শনের ব্যাপ্তিকাল, এ সময়কালকে ইসলামি স্বর্ণযুগ বলা হয়| দার্শনিক আল-কিন্দি এর সূচনা করেন এবং ইবনে রুশদের[4] হাতে এই প্রাথমিক সময়কালটির সমাপ্তি ঘটে| ইসলামী দর্শন বলতে সাধারণত ইসলামী সমাজে সৃষ্ট দার্শনিক ভাবধারাকে বোঝানো হয়। এটির সাথে ধর্মীয় কোন বিষয়াবলীর সম্পৃক্ততা নেই, কিংবা নেই\nএকচেটিয়াভাবে মুসলমানদের কর্তৃক তৈরীকৃত বিষয়াবলীসমূহ।[5]", "question_text": "ইসলামি স্বর্ণযুগ বলতে কোন সময় কে বোঝানো হয় ?", "answers": [{"text": "৮ম থেকে ১২শ শতাব্দী", "start_byte": 2055, "limit_byte": 2106}, {"text": "৮ম থেকে ১২শ শতাব্দী", "start_byte": 2055, "limit_byte": 2106}, {"text": "৮ম থেকে ১২শ শতাব্দী", "start_byte": 2055, "limit_byte": 2106}]} +{"id": "-204832994876246663-3", "language": "bengali", "document_title": "স্বামী বিবেকানন্দ", "passage_text": "স্বামী বিবেকানন্দ উত্তর কলকাতার এক কায়স্থ দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই দত্ত-পরিবারের আদি নিবাস ছিল অধুনা ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান জেলার কালনা মহকুমার অন্তর্গত দত্ত-ডেরিয়াটোনা বা দত্ত-ডেরেটোনা গ্রাম। মুঘল শাসনকাল থেকেই দত্তরা উক্ত গ্রামের অধিবাসী ছিলেন। গবেষকরা অনুমান করেন যে তারাই ছিলেন ওই গ্রামের জমিদার। অষ্টাদশ শতাব্দীতে দত্ত-পরিবারের সদস্য রামনিধি দত্ত তার পুত্র রামজীবন দত্ত ও পৌত্র রামসুন্দর দত্তকে নিয়ে গড়-গোবিন্দপুর গ্রামে (অধুনা কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম ও ময়দান অঞ্চল) চলে আসেন। ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ নির্মাণের কাজ শুরু হলে উক্ত এলাকার অন্যান্য বাসিন্দাদের সঙ্গে দত্তরাও সুতানুটি গ্রামে (অধুনা উত্তর কলকাতা) চলে আসেন। এখানে প্রথমে তারা মধু রায়ের গলিতে একটি বাড়িতে বাস করতেন। ৩ নম্বর গৌরমোহন মুখোপাধ্যায় স্ট্রিটের যে বাড়িতে বিবেকানন্দ জন্মগ্রহণ করেছিলেন, সেই বাড়িটি নির্মাণ করেন রামসুন্দর দত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র রামমোহন দত্ত। রামমোহন দত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র দুর্গাপ্রসাদ দত্ত ছিলেন বিবেকানন্দের পিতামহ।[8] তিনি সংস্কৃত ও ফারসি ভাষায় পণ্ডিত ছিলেন।[9] ২৫ বছর বয়সে একমাত্র পুত্র বিশ্বনাথ দত্তের জন্মের পর তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করে গৃহত্যাগ করেন।[10] বিশ্বনাথ দত্ত দুর্গাপ্রসাদের কনিষ্ঠ ভ্রাতা কালীপ্রসাদ কর্তৃক প্রতিপালিত হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের অ্যাটর্নি।[11][12] বিশ্বনাথ দত্ত বাংলা, ফারসি, আরবি, উর্দু, হ���ন্দি ও সংস্কৃত ভাষা শিখেছিলেন। সাহিত্য, ইতিহাস ও ধর্মগ্রন্থ পাঠে তার বিশেষ আগ্রহ ছিল। ধর্ম বিষয়ে তিনি উদার ছিলেন। বাইবেল ও দেওয়ান-ই-হাফিজ ছিল তার প্রিয় বই। তিনি সুলোচনা (১৮৮০) ও শিষ্টাচার-পদ্ধতি (বাংলা ও হিন্দি ভাষায়, ১৮৮২) নামে দুইটি বই রচনা করেছিলেন। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বিধবাবিবাহ প্রথা প্রবর্তনের সমর্থনে তিনি প্রকাশ্যে মতপ্রকাশ করেছিলেন। দুর্গাপ্রসাদের সংসারত্যাগের পর কালীপ্রসাদের অমিতব্যয়িতায় দত্ত-পরিবারের আর্থিক সাচ্ছল্য নষ্ট হয়েছিল। কিন্তু অ্যাটর্নিরূপে বিশ্বনাথ দত্তের সুদূর-প্রসারিত খ্যাতি সেই সাচ্ছল্য কিয়দংশে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়। তার স্ত্রী ভুবনেশ্বরী দেবী ছিলেন সিমলার নন্দলাল বসুর মেয়ে। তিনি বিশেষ ভক্তিমতী নারী ছিলেন।[9] তার প্রথম কয়েকটি সন্তানের মৃত্যু ও কন্যাসন্তানের জন্মের পর পুত্রসন্তান কামনায় তিনি তার এক কাশীবাসিনী আত্মীয়াকে দিয়ে কাশীর বিশ্বনাথ মন্দিরে নিত্য পূজা দেওয়ার ব্যবস্থা করান। এরপরই স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম হওয়ায় তার বিশ্বাস হয় যে, তিনি শিবের কৃপায় পুত্রলাভ করেছেন। পিতার প্রগতিশীল ও যুক্তিবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও মায়ের ধর্মপ্রাণতা বিবেকানন্দের চিন্তা ও ব্যক্তিত্ব গঠনে বিশেষ সহায়ক হয়েছিল।[13][14]", "question_text": "স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "উত্তর কলকাতার এক কায়স্থ দত্ত পরিবারে", "start_byte": 50, "limit_byte": 151}, {"text": "উত্তর কলকাতার এক কায়স্থ দত্ত পরিবারে", "start_byte": 50, "limit_byte": 151}, {"text": "উত্তর কলকাতার", "start_byte": 50, "limit_byte": 87}]} +{"id": "4841554072514664155-0", "language": "bengali", "document_title": "বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি ১৯৭২", "passage_text": "বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি ১৯৭২ একটি ২৫ বছর মেয়াদী চুক্তি যা বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মাত্র তিন মাসের মধ্যে ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের ১৯শে মার্চ তারিখে ঢাকায় স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ইংজেী ভাষায় প্রণীত এই চুক্তির শিরোনাম \"The Indo-Bangla Treaty of Friendship, Cooperation and Peace\" যার অনুবাদ ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী, সহযোগিতা ও শান্তি চুক্তি। বাংলাদেশের পক্ষে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন। এই চুক্তিতে ছিল ১২টি দফা। চুক্তিটি ২৫ বৎসর মেয়াদী হলেও নবায়নযোগ্য ছিল। [1]", "question_text": "বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে কে চুক্তিতে সাক্ষর করেন ?", "answers": [{"text": "শেখ মুজ��বুর রহমান", "start_byte": 859, "limit_byte": 906}, {"text": "শেখ মুজিবুর রহমান", "start_byte": 859, "limit_byte": 906}, {"text": "শেখ মুজিবুর রহমান", "start_byte": 859, "limit_byte": 906}]} +{"id": "2113189855114052041-2", "language": "bengali", "document_title": "আসফাকউল্লা খান", "passage_text": "আসফাকউল্লা ১৯০০ সালের ২২ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন উত্তর প্রদেশের শাহজাহানপুরে। তাঁর পিতা, শফিক উল্লা খান পাঠান পরিবারের মানুষ ছিলেন এবং তাঁর পরিবার সামরিক দিক দিয়ে বিখ্যাত ছিলো। তাঁর মায়ের দিক থেকে পরিবারটি ছিলো অধিক শিক্ষিত এবং অনেক আত্মীয় ব্রিটিশ ভারতের পুলিশ এবং প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর মা মাজহুর-উন-নিসা ছিলেন একজন ধার্মিক নারী। আশফাকউল্লা ছিলেন চার ভায়ের ভেতরে সবচেয়ে ছোট ছেলে। তাঁর বড় ভাই রিয়াসাত উল্লাহ খান ছিলেন পণ্ডিত রামপ্রসাদ বিসমিলের সহপাঠী। যখন মইনপুর ষড়যন্ত্রে বিসমিলকে অভিযুক্ত করা হয়, রিয়াসাত তাঁর ছোট ভাই আশফাককে বিসমিলের উর্দু শায়ের কবিতার শক্তি ও সাহস সম্পর্কে বলেছিলেন। তারপর থেকেই আশফাক বিসমিলের সাথে তাঁর কবিতার দৃষ্টিভঙ্গির জন্য সাক্ষাতে আগ্রহী ছিলেন। ১৯২০ সালে, যখন বিসমিল শাহজাহানপুরে আসেন এবং ব্যবসায় নিজেকে যুক্ত করেন, আশফাক বহুবার বিসমিলের সাথে সাক্ষাতের চেষ্টা করেন কিন্তু বিসমিল কোনো মনোযোগ দেননি।", "question_text": "আসফাকউল্লা খানের পিতার নাম কি ছিল ?", "answers": [{"text": "শফিক উল্লা খান", "start_byte": 238, "limit_byte": 276}, {"text": "শফিক উল্লা খান পাঠান", "start_byte": 238, "limit_byte": 292}, {"text": "শফিক উল্লা খান", "start_byte": 238, "limit_byte": 276}]} +{"id": "4667499823130888007-3", "language": "bengali", "document_title": "প্রণব মুখোপাধ্যায়", "passage_text": "প্রণব মুখোপাধ্যায়ের জন্ম অধুনা পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার কীর্ণাহার শহরের নিকটস্থ মিরাটি গ্রামে। তাঁর পিতার নাম কামদাকিঙ্কর মুখোপাধ্যায় ও মাতার নাম রাজলক্ষ্মী দেবী। বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী কামদাকিঙ্কর ১৯২০ সাল থেকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন। ব্রিটিশ শাসনকালে তিনি দশ বছর কারারুদ্ধ ছিলেন। পরে কামদাকিঙ্কর অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটি এবং পশ্চিমবঙ্গ বিধান পরিষদের সদস্য (১৯৫২-৬৪) হন; তিনি বীরভূম জেলা কংগ্রেস কমিটির সভাপতির পদও অলংকৃত করেন।[1] প্রণব মুখোপাধ্যায় সিউড়ির বিদ্যাসাগর কলেজের ছাত্র ছিলেন; এই কলেজটি সেই সময়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ছিল।", "question_text": "ভারতের ত্রয়োদশ রাষ্ট্রপতি প্রণবকুমার মুখোপাধ্যায় ভারতবর্ষের কোন জেলায় জন্মগ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "পশ্চ���মবঙ্গের বীরভূম", "start_byte": 88, "limit_byte": 143}, {"text": "বীরভূম", "start_byte": 125, "limit_byte": 143}, {"text": "বীরভূম", "start_byte": 125, "limit_byte": 143}]} +{"id": "4524986788277724045-1", "language": "bengali", "document_title": "মাদ্রাসা", "passage_text": "মাদ্রাসা শিক্ষায় প্রথম প্রতিষ্ঠান ছিল সাফা পর্বতের পাদদেশে যায়েদ-বিন-আরকামের বাড়িতে - যেখানে স্বয়ং রসুল (স:) ছিলেন শিক্ষক এবং শিক্ষার্থী ছিলেন তাঁর কয়েকজন অনুসারী নওমুসলিম। হিজরতের পর মদিনায় মসজিদে নববি-র পূর্বপাশে স্থাপিত হয় মাদ্রাসা আহলে সুফ্‌ফা। শিক্ষক ছিলেন উবাদা-ইবন সামিত আর শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছিলেন আবু হুরাইরা (রা) মুয়াজ-ইবন জবল গিফারি (রা) প্রমুখ। সেকালের মাদ্রাসার পাঠ্যসূচিতে ছিল, কোরআন, হাদিস, ফারায়েজ, প্রাথমিক চিকিৎসা, বংশ শাস্ত্র, তাজবিদ ইত্যাদি। এছাড়া অশ্ব চালনা, যুদ্ধবিদ্যা, হস্তলিপি বিদ্যা, শরীর চর্চা ইত্যাদিও পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত ছিল। নবুয়তের প্রথম দিন থেকে উমাইয়া বংশের শাসনামলের প্রথম ভাগ পর্যন্ত প্রায় একশ বছর সময়কালকে মাদ্রাসা শিক্ষার প্রথম পর্যায় ধরা হয়।[1]", "question_text": "বিশ্বের প্রথম মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "সাফা পর্বতের পাদদেশে যায়েদ-বিন-আরকামের বাড়িতে", "start_byte": 107, "limit_byte": 236}, {"text": "সাফা পর্বতের পাদদেশে যায়েদ-বিন-আরকামের বাড়িতে", "start_byte": 107, "limit_byte": 236}]} +{"id": "1441381660637739676-0", "language": "bengali", "document_title": "অক্ষরধাম (দিল্লি)", "passage_text": "অক্ষরধাম মন্দির (English: Akshardham Temple) বা\nদিল্লির স্বামীনারায়ণ অক্ষরধাম\nমন্দির, গিনেস বিশ্ব রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে বড় সর্বাঙ্গীন হিন্দু মন্দির ।[1] পরিপূর্ণ ভারতীয় সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের ধাঁচে তৈরি অপূর্ব অক্ষরধাম মন্দিরটি ভারতের দিল্লিতে অবস্থিত।[2][3] এই মন্দিরকে স্থানীয়রা\nদিল্লি অক্ষরধাম বা স্বামীনারায়ণ অক্ষরধাম মন্দির নামেও বলে থাকেন। বোচাসন্ন্যাসী শ্রী অক্ষর পুরুষোত্তম স্বামীনারায়ণ সংস্থার গুরু\nপ্রমুখ স্বামী মহারাজের অনুপ্রেরণায় এই মন্দিরটি তৈরি করা হয়। দিল্লি বেড়াতে গেলে ৭০ ভাগ পর্যটকই এই মন্দির না দেখে আসেন না।[4][5]\nবাস্তুশাস্ত্র ও পঞ্চতন্ত্র শাস্ত্রের সমস্ত রীতি মেনে গোটা মন্দিরটি গঠিত হয়েছে। বহু বছর ধরে কাজ চলার পর অবশেষে ২০০৫ সালে মন্দিরের কাজ সম্পূর্ণ হয়। দর্শক, ভক্ত ও পর্যটকদের জন্যও খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের দরজা। যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত মন্দিরের একাংশে দামী পাথর দিয়ে স্বামী নারায়ণ ও ভারতের ইতিহা��� বর্ণিত রয়েছে।", "question_text": "বিশ্বের সবচেয়ে বড় সর্বাঙ্গীন হিন্দু মন্দির \"অক্ষরধাম মন্দিরটি\" কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "যমুনা", "start_byte": 1985, "limit_byte": 2000}, {"text": "যমুনা", "start_byte": 1985, "limit_byte": 2000}, {"text": "যমুনা", "start_byte": 1985, "limit_byte": 2000}]} +{"id": "4465126415643560051-0", "language": "bengali", "document_title": "তামাক", "passage_text": "তামাক গাছের আদি নিবাস উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকায়। তামাক গাছের শুকানো পাতাকে তামাক বলা হয়। তামাক গাছ ১২-১৮ ইঞ্চি লম্বা হয়। তামাক নেশাদায়ক পদার্থ। তামাকে আগুন দিয়ে সিগারেট, বিড়ি, চুরুট, হুঁকো, ও অন্যান্য ধুমপানের মাধ্যম প্রস্তুত করা হয়। ধুমপান ছাড়াও তামাক নানা রকম ভাবে ব্যবহার হয়, যেমন চিবিয়ে (জর্দা, যা পানের সাথে খাওয়া হয়), ঠোঁটের ফাঁকে গুঁজে (যেমন গুল), বা নাকে ঠুসে (নস্যি)।", "question_text": "তামাক কোন গাছ থেকে তৈরী হয় ?", "answers": [{"text": "তামাক গাছের", "start_byte": 128, "limit_byte": 159}, {"text": "তামাক গাছের", "start_byte": 128, "limit_byte": 159}, {"text": "তামাক", "start_byte": 128, "limit_byte": 143}]} +{"id": "4713184652126684859-6", "language": "bengali", "document_title": "অর্জুন", "passage_text": "কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন তার রথের সারথি নিয়োগ করেন তার মিত্র কৃষ্ণকে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন কৌরবদের অনেক সেনাকে হত্যা করেন। তার হাতে কৌরবদের সেনাপতি ভীষ্ম কে শরশয্যায় নিপাতিত করেছেন। অবশ্য তার জন্য তাকে শিখণ্ডীর সাহায্য নিতে হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয়ের অন্যতম কারণ হল অর্জুনের রণনৈপুণ্য। তাছাড়া অর্জুন ভগদত্ত, জয়দ্রথ, কর্ণকে তিনি বধ করেছেন। কিন্তু ভীষ্মকে শরশয্যায় নিপাতিত করতে তাঁকে শিখণ্ডীকে সামনে রাখতে হয়েছে। এই অন্যায় যুদ্ধের জন্য বসু দেবতাগণ অর্জুনকে নরকবাসের অভিশাপ দিয়েছিলেন।", "question_text": "অর্জুনের রথের সারথি কে ছিলেন ?", "answers": [{"text": "কৃষ্ণ", "start_byte": 176, "limit_byte": 191}, {"text": "কৃষ্ণ", "start_byte": 176, "limit_byte": 191}, {"text": "কৃষ্ণ", "start_byte": 176, "limit_byte": 191}]} +{"id": "-4696865548928858824-5", "language": "bengali", "document_title": "মধুপুর উপজেলা", "passage_text": "মধুপুর উপজেলার ভৌগোলিক অবস্থান । এটি টাংগাইল ও ময়মনসিংহ জেলার মহাসড়কের দুপাশে এবং টাংগাইল জেলার সর্ব উত্তরে অবস্থিত। এর মোট আয়তন ৩৭০,৪৭ বর্গ,কি:মি:। পুরো উপজেলাটি বনাঞ্চল বেষ্টিত পাহাড়ি জনপদ নিয়ে গঠিত। ভৌগোলিকভাবে মধুপরের মাটি লাল। মধুপুর উপজেলার কেন্দ্র থেকে দক্ষিণে টাংগাইল, পশ্চিমে জামালপুর এবং উত্তরে ময়মনসিংহ জেলা সদর অবস্থিত। প্রতিটি জেলা সদর মধুপুরের কেন্দ্র থেকে ৪৫ কি:মি দূরুত্বে অবস্থিত। এর উত্তরে ময়মনসিংহ বিভাগের মুক্তাগাছা উপজেলা ও জামালপুর জেলা, দক্ষিণে ঘাটাইল উপজেলা, পশ্চিমে গোপালপুর ও ধনবাড়ী উপজেলা এবং পূর্বে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলা অবস্থিত।", "question_text": "বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার অন্তর্গত মধুপুর উপজেলার আয়তন মোট কত ?", "answers": [{"text": "৩৭০,৪৭ বর্গ,কি:মি", "start_byte": 354, "limit_byte": 397}, {"text": "৩৭০,৪৭ বর্গ,কি:মি:", "start_byte": 354, "limit_byte": 398}]} +{"id": "-2487801796311003795-7", "language": "bengali", "document_title": "গুগল", "passage_text": "১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ল্যারি পেইজ ও সের্গেই ব্রিন একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে গুগল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০৪ সালের ১৯শে আগস্ট এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়। সময়ের সাথে নিত্যনতুন পণ্য ও সেবা যোগ করে গুগল প্রতিনিয়ত নিজেদের আকার ও উপযোগিতা বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। একই সাথে নতুন কোম্পানি কিনে নিজেদের সাথে একীভূতকরণ, ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারিত্ব ও বিজ্ঞাপন জগতে নিজেদের অবস্থানকে সুদৃঢ়ীকরণের মাধ্যমে নিজেদের বহুমুখিতাকে সমৃদ্ধ করেছে। ফলে তথ্য খোঁজার পাশাপাশি বর্তমানে ইমেইল, সামাজিক নেটওয়ার্কিং, ভিডিও শেয়ারিং, অফিস প্রোডাক্টিভিটি, প্রভৃতি বিষয়ে গুগলের সেবা রয়েছে।", "question_text": "গুগুল কোম্পানিটি কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর", "start_byte": 0, "limit_byte": 63}, {"text": "১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর", "start_byte": 0, "limit_byte": 63}, {"text": "১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর", "start_byte": 0, "limit_byte": 63}]} +{"id": "6674191147754665656-2", "language": "bengali", "document_title": "অ্যান্টিবায়োটিক", "passage_text": "লুই পাস্তুর এবং জোবার্ট লক্ষ্য করেণ কিছু অণুজীবের উপস্থিতিতে প্রস্রাবে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি (Anthrax) জন্মাতে পারেনা। ১৯০১ সালে এমারিখ (Emmerich) এবং লও (Low) দেখেন যে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি ( Anthrax bacili) আক্রমণ থেকে খরগোশকে বাঁচানো সম্ভব যদি সিউডোমোনাস এরুজিনোসা Pseudomonas aeruginosa নামক ব্যাক্টেরিয়ার তরল আবাদ (Liquid culture) খরগোশের দেহে প্রবেশ (Inject) করানো যায়। তাঁরা মনে করেণ ব্যাক্টেরিয়াটি কোনো উৎসেচক (enzyme)তৈরি করেছে যা জীবাণুর আক্রমণ থেকে খরগোশকে রক্ষা করছে। তাঁরা এই পদার্থের নাম দেন পাইওসায়ানেজ (Pyocyanase)। ১৯২০ সালে গার্থা ও দাথ কিছু গবেষণা করেন এই জাতীয় জীবাণু নাশক তৈরি করতে। তাঁরা অ্যাকটিনোমাইসিটিস (Actinomycetes) দ্বারা প্রস্তুত একধরনের রাসায়নিক পদার্থ খুজে পান যার জীবাণুনাশী ক্ষমতা আছে। তাঁরা এর নাম দেন অ্যাকটিনোমাইসিন। কিন্তু কোনো রোগের প্রতিরোধে এই পদার্থ পরবর্তিতে ব্যবহৃত হয় নাই। এই জাতীয় ���বিস্কারের পরও ১৯২৯ সালের আগে অ্যান্টিবায়োটিক এর যুগ শুরু হয় নাই। ১৯২৭ সালে স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং (Alexander Fleming) প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন।[1]", "question_text": "বিশ্বের প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধের নাম কী ?", "answers": [{"text": "পেনিসিলিন", "start_byte": 2386, "limit_byte": 2413}, {"text": "পেনিসিলিন", "start_byte": 2386, "limit_byte": 2413}]} +{"id": "8243050389368191078-0", "language": "bengali", "document_title": "গায়ানা", "passage_text": "গায়ানা ([Guyana গায়্যানাআ-ধ্ব-ব: [ɡaɪˈænə]]error: {{lang-xx}}: text has italic markup (help)(উচ্চারন /ɡaɪˈɑːnə/ or /ɡaɪˈænə/),[2][3]) দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের উত্তর উপকূলে অবস্থিত একটি দেশ। এটি পূর্বে একটি ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল এবং তখন এর নাম ছিল ব্রিটিশ গায়ানা। ১৯৬৬ সালে ১৫০ বছরের ঔপনিবেশিক শাসন শেষে ব্রিটিশ গায়ানা স্বাধীনতা লাভ করে এবং গায়ানা নাম নেয়। গায়ানা একটি আদিবাসী আমেরিকান শব্দ, যার অর্থ \"পানির দেশ\"। দেশটির পূর্ণ সরকারি নাম গায়ানা সহযোগিতামূলক প্রজাতন্ত্র (Cooperative Republic of Guyana)। বর্তমানে গায়ানা কমনওয়েল্‌থ অভ নেশন্‌স এর সদস্য। এটি দক্ষিণ আমেরিকার একমাত্র ইংরেজিভাষী রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম জর্জটাউন।", "question_text": "দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের অন্তর্গত গায়ানা দেশটির সরকারি ভাষা কী ?", "answers": [{"text": "ইংরেজি", "start_byte": 1358, "limit_byte": 1376}, {"text": "ইংরেজি", "start_byte": 1358, "limit_byte": 1376}, {"text": "ইংরেজি", "start_byte": 1358, "limit_byte": 1376}]} +{"id": "-6008912930773203334-0", "language": "bengali", "document_title": "গুগল", "passage_text": "গুগল এলএলসি[4] (English: Google LLC) বা গুগল লিমিটেড লায়াবেলিটি কোম্পানি ইন্টারনেটভিত্তিক সেবা ও পণ্যে বিশেষায়িত একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি ছাত্র থাকাকালীন ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন ১৯৯৮ সালে গুগল নির্মান করেন। গুগলের ১৪ শতাংশ শেয়ার তাদের এবং বিশেষ সুপারভোটিং ক্ষমতার মাধ্যমে ৫৬ শতাংশ স্টকহোল্ডারকে নিয়ন্ত্রণ করে। সেপ্টেম্বর ৪, ১৯৯৮ সালে তারা গুগলকে প্রাইভেট কোম্পানি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে। গুগল আগস্ট ১৯, ২০০৪ সালে ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং (আইপিও) দেয় ও গুগলপ্লেক্স নামে মাউন্টেইন ভিউতে তাদের নতুন সদরদপ্তরে স্থানান্তরিত হয়। আগস্ট ২০১৫ সালে গুগল এর বিভিন্ন কার্যক্রম আলফাবেট ইনকর্পোরেটেড নামে সমন্বিত করার পরিকল্পনার কথা জানায়। আলফাবেটের প্রধান অধীনস্থ সংগঠন হিসেবে আলফাবেটের ইন্টারনেট কার্যক্রম পরিচালনা করবে। পুনগঠনের সমাপনী অংশ হিসেবে সুন্দর পিচাই গুগলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে ল্যারি পেজকে প্রতিস্থাপন করেন। (ল্যারি পেজ এখন আলফাবেটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা)", "question_text": "গুগল লিমিটেড লায়াবেলিটি কোম্পানির সদর দপ্তর কোথায় ?", "answers": [{"text": "গুগলপ্লেক্স নামে মাউন্টেইন ভিউতে", "start_byte": 1348, "limit_byte": 1438}, {"text": "মাউন্টেইন ভিউ", "start_byte": 1395, "limit_byte": 1432}, {"text": "মাউন্টেইন ভিউ", "start_byte": 1395, "limit_byte": 1432}]} +{"id": "4876582901305573055-1", "language": "bengali", "document_title": "রাধাগোবিন্দ চন্দ্র", "passage_text": "রাধাগোবিন্দ ১৮৭৮ সালের জুলাই ১৬ তারিখে বর্তমান বাংলাদেশের যশোর সদর উপজেলার বকচর (বাগচর নামেও পরিচিত) গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা গোরাচাঁদ স্থানীয় একজন ডাক্তারের সহকারী ছিলেন, আর মা পদ্মামুখ ছিলেন একজন গৃহিণী। বকচর পাঠশালায় অধ্যয়ন শেষে রাধাগোবিন্দ যশোর জিলা স্কুলে পড়াশোনা করেন। কিন্তু লেখাপড়ার প্রতি তার তেমন আগ্রহ ছিলনা। বরং রাতের আকাশের প্রতি আকর্ষন ছিল বেশি। পড়াশোনায় অমনোযোগের কারণে তিন তিন বার প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেও উত্তীর্ণ হতে পারেননি। ১৮৯৯ সালে তার বয়স যখন মাত্র ২১ বছর তখন তার সাথে মুর্শিদাবাদের গোবিন্দ মোহিনীর বিয়ে হয়। তখন মোহিনীর বয়স ছিল মাত্র ৯ বছর। বিয়ের পর রাধাগোবিন্দ শেষবারের মত প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশ নেন এবং এবারও অকৃতকার্য হন। বারবার অকৃতকার্য হয়ে তিনি পড়াশোনার পাট চুকিয়ে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। তার এক ছেলের নাম কাল ও মেয়ের নাম বর্ষা।", "question_text": "জ্যোতির্বিজ্ঞানী রাধাগোবিন্দ চন্দ্রের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "গোরাচাঁদ", "start_byte": 355, "limit_byte": 379}, {"text": "গোরাচাঁদ", "start_byte": 355, "limit_byte": 379}, {"text": "গোরাচাঁদ", "start_byte": 355, "limit_byte": 379}]} +{"id": "6505224142472931712-1", "language": "bengali", "document_title": "মাক্স মুলার", "passage_text": "মুলার ৬ই ডিসেম্বর, ১৮২৩ সালে তৎকালীন প্রুশিয়া সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত আন্‌হাল্ট রাজ্যের রাজধানী ডেসাউ শহরে (বর্তমানঃ মর্জন গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র) জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা উইলহেম মুলার ছিলেন একজন বিশিষ্ট রোমান্টিক কবি ও গ্রন্থাগারিক। উইলহেম মুলারের কবিতাগুলোকে অস্ট্রিয়ান সুরকার 'ফ্র্যাঞ্জ স্কুবার্ট' 'ডাই স্কুন মুলারিন' এবং 'উইন্টাররিজ' নামের দু'টি গানে সুরারোপ করেন। তাঁর মা এডেদলহেইড মুলার ছিলেন অ্যানহাল্ট-ডেসাউ শহরের মূখ্যমন্ত্রীর জ্যেষ্ঠা কন্যা। ফেলিক্স মেন্ডেলসন এবং কার্ল মারিয়া ভন ওয়েবার-কে ধর্ম পিতা-মাতা হিসেবে সম্বোধন করতেন মাক্স মুলার। মাত্র চার বছর বয়ঃক্রম���ালে পিতার মৃত্যুর পর আর্থিক কৃচ্ছ্রতার মধ্য দিয়ে শৈশবকাল অতিক্রম করতে হয়েছিল তাঁকে।[2]", "question_text": "ফ্রিডরিখ মাক্স মুলারের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "উইলহেম মুলার", "start_byte": 475, "limit_byte": 509}, {"text": "উইলহেম মুলার", "start_byte": 475, "limit_byte": 509}, {"text": "উইলহেম মুলার", "start_byte": 475, "limit_byte": 509}]} +{"id": "1393909375416061787-0", "language": "bengali", "document_title": "গণচীন", "passage_text": "গণচীন বা গণপ্রজাতন্ত্রী চীন (Chinese:中国 অর্থাৎ \"মধ্যবর্তী রাজ্য\", মান্দারিন চীনা উচ্চারণে: চুংকুও) পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। ১৩৮ কোটি জনসংখ্যার দেশটি বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাষ্ট্র।[1] চীনের সাম্যবাদী দল দেশটি শাসন করে। বেইজিং শহর দেশটির রাজধানী।[2] গণচীনের শাসনের আওতায় পড়েছে ২২টি প্রদেশ, পাঁচটি স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চল, চারটি কেন্দ্রশাসিত পৌরসভা (বেইজিং, থিয়েনচিন, সাংহাই এবং ছুংছিং), এবং দুইটি প্রায়-স্বায়ত্বশাসিত বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল (হংকং এবং মাকাউ)। এছাড়াও চীন তাইওয়ানের ওপরে সার্বভৌমত্ব দাবী করে আসছে। দেশটির প্রধান প্রধান নগর অঞ্চলের মধ্যে সাংহাই, কুয়াংচৌ, বেইজিং, ছোংছিং, শেনচেন, থিয়েনচিন ও হংকং উল্লেখযোগ্য। চীন বিশ্বের একটি বৃহত্‌ শক্তি এবং এশিয়ার মহাদেশের একটি প্রধান আঞ্চলিক শক্তি। দেশটিকে ভবিষ্যতের একটি সম্ভাব্য পরাশক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। [3][4]", "question_text": "চীনের রাজধানী কোথায় ?", "answers": [{"text": "বেইজিং", "start_byte": 572, "limit_byte": 590}, {"text": "বেইজিং", "start_byte": 572, "limit_byte": 590}, {"text": "বেইজিং", "start_byte": 572, "limit_byte": 590}]} +{"id": "-415964033364840061-0", "language": "bengali", "document_title": "মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ৩৭০", "passage_text": "মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ৩৭০ (এমএইচ৩৭০/এমএএস৭০) একটি নিয়মিত যাত্রীবাহী বিমান ফ্লাইট যা মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে চীনের বেইজিং যাওয়ার পথে আকাশ থেকে হারিয়ে যায়। ২০১৪ খ্রিস্টাব্দের ৮ই মার্চ তারিখে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্স পরিচালিত বোয়িং ৭৭৭-২০০ইআর বিমানটি কুয়ালালামপুর থেকে উড্ডয়নের ঘণ্টাখানেক বাদে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। বিমানটিতে ১৫টি দেশের ১২ জন কর্মী ও ২২৭ জন যাত্রীসহ মোট ২৩৯ জন যাত্রী ছিলেন যাদের অধিকাংশই চীনা। ২৪ মার্চ তারিখ পর্যন্ত এর হদিশ করা যায় নি বা কোথাও কোনো ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয় নি। তবে বিভিন্ন পদ্ধতিতে অনুসন্ধান তৎপরতা অব্যাহত আছে। ১৬ মার্চে তদন্তকারীরা জানিয়েছিলেন যে সম্ভবত বিমানটি ছিনতাই হয়েছিল।[1] ২৪ মার্চ তারিখে মালয়েশিয় সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয় যে, (সম্ভবত) ভারত মহাসাগরের দক্ষিণাংশে বিমানটি আকাশ থেকে পড়ে যায় এবং এর যাত্রীরা কেউ বেঁচে নেই।[2]", "question_text": "মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ৩৭০ কবে আকাশে হারিয়ে যায় ?", "answers": [{"text": "২০১৪ খ্রিস্টাব্দের ৮ই মার্চ", "start_byte": 475, "limit_byte": 550}, {"text": "২০১৪ খ্রিস্টাব্দের ৮ই মার্চ", "start_byte": 475, "limit_byte": 550}, {"text": "২০১৪ খ্রিস্টাব্দের ৮ই মার্চ", "start_byte": 475, "limit_byte": 550}]} +{"id": "6139751242795360243-0", "language": "bengali", "document_title": "লাল ম্যাপেল", "passage_text": "লাল ম্যাপেল (বৈজ্ঞানিক নামঃ acer rubrum), যা কিনা নরম ম্যাপেল নামেও পরিচিত, পূর্ব ও কেন্দ্রীয় উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে বেশি পরিচিত পর্ণমোচী গাছের মধ্যে অন্যতম। ইউ এস ফরেস্ট সারভিস 'রেড ম্যাপল' গাছ কে পূরব-উত্তর আমেরিকার সবথেকে পরিচিত এবং স্থানীয় উৎসের গাছ হিসাবে মান্যতা দেয় [3]। 'রেড ম্যাপল' গাছের বিস্তার দক্ষিণপূর্বে অন্টারিও এবং মিনেসোটার সীমানায় 'লেক অফ দ্য উডস' এর কাছে মনিটোবা থেকে পূর্ব দিকে নিউফাউন্ডল্যান্ড, দক্ষিণে ফ্লোরিডা, এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে পূর্ব টেক্সাস অবধি। যদিও অত্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলে গাছটি দেখতে পাওয়া যায়, গাছের অনেক বৈশিষ্ট্যই, বিশেষত পাতার রূপ একেক ভৌগোলিক অবস্থানে এক এক রকমের হয়। একটি পূর্ণবয়স্ক গাছের উচ্চতা প্রায়শই প্রায় ১৫ মিটার (৫০ ফুট)-এর কাছাকাছি হয়। এই গাছের ফুল, পাতার ডাঁটি, কুঁড়ি এবং বীজ সবই বিভিন্ন ধরণের লাল রঙের হয় যা শরত্কালে(fall) তার উজ্জ্বল গভীর লাল রঙের জন্য পরিচিত হয়।\nরেড ম্যাপলের অভিযোজন ক্ষমতা অনেক বেশি, সম্ভবত পূর্ব উত্তর আমেরিকার যে কোন ভূমিপুত্র গাছেদের থেকেই অনেক বেশি অভিযোজ্য এই গাছ। জলাভূমিতেও জন্ম নেয় এই গাছ, আবার শুকনো মাটিতেও দেখা মেলে এর। সমুদ্রপৃষ্ঠের সমোচ্চ ভূমিতেও জন্মায় আবার সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯০০ মিটার (৩০০০ ফুট ) উঁচুতেও জন্মায়। আকর্ষণীয় শারদীয় রং এবং মনোরম আকারের কারণে প্রায়ই দিগন্তরেখা সাজানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। উপাদেয় ম্যাপল সিরাপ উতপাদনের জন্যে ব্যবহৃত হয় এই গাছ এবং ম্যাপল গাছ থেকে প্রাপ্ত মাঝারি থেকে উচ্চ মানের কাঠ অন্যান্য বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা হয়। রোড আইল্যান্ড রাজ্যের জাতীয় গাছ এটি। উচ্চ অভিযোজন ক্ষমতার প্রভাবে ধীরে ধীরে রেড ম্যাপল পূর্ব আমেরিকার বনভূমিতে ওক, পাইন, হিকরিস ইত্যাদি গাছগুলিকে প্রতিস্থাপন করছে রেড ম্যাপল[4]।", "question_text": "লাল ম্যাপেলের বৈজ্ঞানিক নাম কী ?", "answers": [{"text": "acer rubrum", "start_byte": 74, "limit_byte": 85}, {"text": "acer rubrum", "start_byte": 74, "limit_byte": 85}, {"text": "acer rubrum", "start_byte": 74, "limit_byte": 85}]} +{"id": "-1070153120447023734-5", "language": "bengali", "document_title": "নিকোলাউস কোপের্নিকুস", "passage_text": "কোপার্নিকাসের পিতার পরিবারের আদিনিবাস ছিল নেয়াসের কাছে সিলেসিয়া নামক একটি গ্রামে। তবে গ্রামের নাম পরবর্তিতে বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন ভাবে পরিবর্তিত হতে থাকে, যেমন- কপার্নিক, কোপার্নিস, কোপের্নিক এবং আজ তা কোপের্নিকি নামে পরিচিত। ১৪ শ শতাব্দীতে পরিবারটি সিলেসিয়া শহর থেকে পোল্যান্ডের রাজধানীর দিকে আসতে শুরু করে। প্রথমে কারাকাও এরপর তারা তোরণে চলে আসে। বাবা নিকোলাস সম্ভবত জনের(দাদা) বড় ছেলে ছিলেন যিনি কারাকাও থেকেই এসেছিলেন।", "question_text": "বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের বাবার নাম কী ?", "answers": [{"text": "নিকোলাস", "start_byte": 958, "limit_byte": 979}, {"text": "নিকোলাস", "start_byte": 958, "limit_byte": 979}]} +{"id": "7685770490493527166-3", "language": "bengali", "document_title": "দ্য মারমেইড (১৯১০-এর চলচ্চিত্র)", "passage_text": "\nএই চলচ্চিত্রের দৃশ্যকল্প ঠিক কে লিখেছেন তা অজানা, তবে ধারণা করা হয় লয়েড লনারজান। কেননা যখন তিনি থানহাউসার প্রোডাকশনের স্ক্রিপরাইটারের কাজ করছিলেন তখন তিনি ছিলেন দ্য নিউ ইয়র্ক ইভিনিং ওয়াল্ড পত্রিকার একজন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী।[2] এই চলচ্চিত্রের পরিচালকের নাম অজানা তবে খুব সম্ভবত ব্যারি ও'নেইল। চলচ্চিত্র ইতিহাসবেত্তা কিউ. ডেবিড বাউয়ার্স এই প্রযোজনার জন্য একজন নয় বরং সম্ভাব্য দুইজন চিত্রগ্রাহকের অস্তিত্ব রয়েছে বলে ধারণা করেন। ব্লেয়ার স্মিথ, যিনি ছিলেন থানহাউসার কোম্পানির প্রথম চিত্রগ্রাহক কিন্তু, পরর্তীতে তিনি স্থির এবং মোশন ছবি বিষয়ে অভিজ্ঞ আলোকচিত্রী কার্ল লুইজ গ্রেগরির সাথে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯১০ সালের চলচ্চিত্রে চিত্রগ্রাহকের ভূমিকা প্রযোজনায় স্বীকৃত থাকত না।[3] দ্য মর্ণিং পিকচার ওয়ার্ল্ড এই চলচ্চিত্রের অভিনয়ে হেমিং এবং ক্র্যানির নাম রয়েছে বলে ঘোষণা করেছে, কিন্তু বাউয়ার্স একটি অজানা চরিত্রে \"থানহাউসার কিড\" ম্যারি এলিনের কথাও যুক্ত করেন।[1][4] বিষয়টি অজানা তবে চলচ্চিত্রে ছোট্ট বালক উশারের ভূমিকায় সম্ভবত এলেনই অভিনয় করেছে। এই সময়ে এলেন নিজেকে পুরুষ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য উপযুক্ত করে গড়ে তোলেন, যার ফলে দ্য টু রোজেস চলচ্চিত্রে এক ইতালীয় তরুণের ভূমিকায় তাকে দেখা যায়।[5] এলিনকে দ্য লিটল হিরো অব হল্যান্ড চলচ্চিত্রে হানস চরিত্রেও দেখা যায়।[6] থানহাউসারের অন্য একজন গুরুত্বপূর্ণ নারী এনা রোজমন্ডের এই চলচ্চিত্রে কোন ভূমিকা ছিল কিনা তা জানা যায় নি।[7]", "question_text": "দ্য মারমেইড চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে ?", "answers": [{"text": "ব্যারি ও'নেইল", "start_byte": 747, "limit_byte": 782}, {"text": "ব্যারি ও'নেইল", "start_byte": 747, "limit_byte": 782}, {"text": "ব্যারি ও'নেইল", "start_byte": 747, "limit_byte": 782}]} +{"id": "-3181791870098130059-0", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বীরভূম জেলার বোলপুর শহরে অবস্থিত। ১৯২১ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠা করেন।[1] ১৯৫১ সালে এটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা লাভ করে।[1] কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য। দেশবিদেশ থেকে প্রচুর ছাত্রছাত্রী এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা করতে আসেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামধন্য প্রাক্তনীদের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন, অস্কারবিজয়ী চিত্র-পরিচালক সত্যজিৎ রায়, ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী প্রমুখ।", "question_text": "বীরভূম জেলায় অবস্থিত কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম কী ?", "answers": [{"text": "বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়", "start_byte": 0, "limit_byte": 73}, {"text": "বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়", "start_byte": 0, "limit_byte": 73}, {"text": "বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়", "start_byte": 0, "limit_byte": 73}]} +{"id": "-8404986622637348674-3", "language": "bengali", "document_title": "এশিয়া কাপ", "passage_text": "এশিয়া কাপের প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮৪ তে সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ শহরে, যা এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের নতুন সদর দফতর। প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল পাকিস্তান বনাম আইসিসির নতুন সদস্য শ্রীলঙ্কার সাথে। টুর্নামেন্ট টি অনুষ্ঠিত হয়েছিল রাউন্ড-রবিন টুর্নামেন্ট, খেলা হয়েছিল ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে। ভারত এই টুর্নামেন্ট টি জয়ী হয়েছিল দুটি বিজয়ের সাথে।", "question_text": "প্রথম এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত ম্যাচে কোন দল বিজয়ী হয় ?", "answers": [{"text": "ভারত", "start_byte": 853, "limit_byte": 865}, {"text": "ভারত", "start_byte": 853, "limit_byte": 865}, {"text": "ভারত", "start_byte": 853, "limit_byte": 865}]} +{"id": "-2223911595335362607-0", "language": "bengali", "document_title": "বিশ্বের ইতিহাস", "passage_text": "\nবিশ্বের ইতিহাস বলতে এখানে পৃথিবী নামক গ্রহে বসবাসকারী মানবজাতির ইতিহাস বোঝানো হয়েছে, গ্রহ হিসেবে পৃথিবীর ইতিহাস নয়। মানুষের ইতিহাস মূলত পুরাপ্���স্তর যুগে পৃথিবী জুড়ে শুরু হয়। আদিম যুগ থেকে প্রাপ্ত সকল প্রত্নতাত্ত্বিক ও লিখিত দলিল এর আওতাভুক্ত। লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে প্রাচীন প্রামাণ্য ইতিহাসের[1] শুরু হয়।[2][3] যদিও লিখন পদ্ধতি আবিষ্কারের পূর্ববর্তী যুগেও সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা ঘটে পুরাপ্রস্তর যুগে। সেখান থেকে সভ্যতা প্রবেশ করে নব্যপ্রস্তর যুগে এবং এসময় কৃষি বিপ্লবের (খ্রিস্টপূর্ব ৮০০০-খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ) সূচনা ঘটে। নব্যপ্রস্তর যুগের বিপ্লবে উদ্ভিদ ও পশুর গৃহপালন এবং নিয়মানুগ কৃষিপদ্ধতি রপ্ত করা মানব সভ্যতার একটি অনন্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।[4][5][6] কৃষির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বেশির ভাগ মানুষ যাযাবর জীবনযাত্রা ত্যাগ করে স্থায়ীভাবে কৃষকের জীবন গ্রহণ করে। তবে বহু সমাজে যাযাবর জীবনব্যবস্থা রয়ে যায়, বিশেষ করে ভৌগোলিকভাবে বিচ্ছিন্ন অঞ্চলগুলিতে ও যেখানে আবাদযোগ্য উদ্ভিদ প্রজাতির অভাব ছিল। কৃষি থেকে প্রাপ্ত খাদ্য নিরাপত্তা ও উদ্বৃত্ত উৎপাদনের ফলে গোষ্ঠীগুলি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে আরও বড় সামাজিক প্রতিষ্ঠানের জন্ম দেয়। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নও এক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।", "question_text": "পুরাপ্রস্তর যুগের ঠিক পরের যুগটির নাম কী ?", "answers": [{"text": "নব্যপ্রস্তর", "start_byte": 1281, "limit_byte": 1314}, {"text": "নব্যপ্রস্তর", "start_byte": 1281, "limit_byte": 1314}, {"text": "নব্যপ্রস্তর যুগে", "start_byte": 1281, "limit_byte": 1327}]} +{"id": "-5315201491935714820-0", "language": "bengali", "document_title": "ফার্সি ভাষা", "passage_text": "ফার্সি ভাষা বা পারসিক ভাষা হল মধ্য এশিয়ায় প্রচলিত ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের ইরানীয় শাখার অন্তর্ভুক্ত একটি ভাষা। পারস্যের প্রাচীন জনগোষ্ঠীর ভাষা থেকে ফার্সি ভাষার উদ্ভব হয়েছে। বর্তমানে ভাষাটির তিনটি সরকারী রূপ প্রচলিত: ইরানে এটি ফ়র্সী (فارسی [fɒːɾˈsiː]) বা পর্সী নামে পরিচিত। আফগানিস্তানেও এটি বহুল প্রচলিত; সেখানে এটি দ্যারী (دری [dæˈɾi]) নামে পরিচিত। ভাষাটির আরেকটি রূপ তাজিকিস্তান এবং পামির মালভূমি অঞ্চলে প্রচলিত। তাজিকিস্তানে এর সরকারি নাম তজিকী (Тоҷикӣ / Toçikī / تاجيكی‬‎ [tɔːdʒɪˈkiː])। এছাড়া উজবেকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, আজারবাইজান, বাহরাইন, কাতার এবং কুয়েতেও অনেক ফার্সিভাষী লোক বাস করে।", "question_text": "ফার্সি ভাষার উদ্ভব হয়েছে কোথা থেকে ?", "answers": [{"text": "পারস্যের প্রাচীন জনগোষ্ঠীর ভাষা", "start_byte": 317, "limit_byte": 404}, {"text": "পারস্যের প্রাচীন জনগোষ্ঠীর ভাষা", "start_byte": 317, "limit_byte": 404}, {"text": "পারস্যের প্রাচীন জনগোষ্ঠীর ভাষা", "start_byte": 317, "limit_byte": 404}]} +{"id": "-8867696482683155680-0", "language": "bengali", "document_title": "মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়", "passage_text": "মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে মাভাবিপ্রবি) বাংলাদেশের একটি সরকারী পর্যায়ে পরিচালিত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৯৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত টাঙ্গাইলের সন্তোষে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর নামকরণ করা হয় বাংলাদেশের কিংবদন্তি রাজনৈতিক নেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নামানুসারে। এখানকার পড়াশোনার মাধ্যম ইংরেজি। পড়াশোনার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য এখানে শিক্ষক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।", "question_text": "মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশের কোথায় অবস্থিত ?", "answers": [{"text": "ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত টাঙ্গাইলের সন্তোষে", "start_byte": 454, "limit_byte": 566}, {"text": "ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত টাঙ্গাইলের সন্তোষে", "start_byte": 454, "limit_byte": 566}]} +{"id": "1860432427217096848-1", "language": "bengali", "document_title": "তিতাস একটি নদীর নাম", "passage_text": "তিতাস একটি নদীর নাম উপন্যাসটি প্রথমে মাসিক পত্রিকা মোহাম্মদীতে প্রকাশিত হয়েছিল। কয়েকটি অধ্যায় মোহাম্মদীতে মুদ্রিত হবার পর উপন্যাসটির মূল পাণ্ডুলিপি রাস্তায় খোঁয়া যায়। বন্ধু-বান্ধব ও অত্যাগ্রহী পাঠকদের আন্তরিক অনুরোধে তিনি পুনরায় কাহিনীটি লেখেন। কাঁচড়াপাড়া হাসপাতালে ভর্তির আগে এই গ্রন্থের পাণ্ডুলিপি বন্ধু-বান্ধবকে দিয়ে যান।[1] অদ্বৈত মল্লবর্মণের মৃত্যুর কয়েক বছর পর তিতাস একটি নদীর নাম শিরোনামের এই উপন্যাসটি প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। উপন্যাসের কাহিনীকে উপজীব্য করে চলচ্চিত্রস্রষ্টা ঋত্বিক কুমার ঘটক ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে তিতাস একটি নদীর নাম শিরোনামে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। এ চলচ্চিত্র নির্মাণে আগ্রহের কারণ হিসেবে ঋত্বিক ঘটক বলেন:\n", "question_text": "তিতাস একটি নদীর নাম উপন্যাসটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ?", "answers": [{"text": "মাসিক পত্রিকা মোহাম্মদীতে", "start_byte": 99, "limit_byte": 170}, {"text": "মাসিক পত্রিকা মোহাম্মদীতে", "start_byte": 99, "limit_byte": 170}, {"text": "মাসিক পত্রিকা মোহাম্মদীতে", "start_byte": 99, "limit_byte": 170}]} +{"id": "5050156879273265481-0", "language": "bengali", "document_title": "ইলিয়াড", "passage_text": "\n\nইলিয়াড গ্রিক মহাকাব্য। প্রাচীন গ্রিসের ইলিওন শহরের নামানুসারে এই মহাকাব্যের নামকরণ করা হয়। মহাকবি হোমার এই মহাকাব্যের রচয়িতা। এটি গ্রিক ভাষায় রচিত ও ২৪ টি সর্গে বিভক্ত। এর বিষয় ট্রয়ের যুদ্ধ। এতে ১৬,০০০ পঙ্‌ক্তি কবিতা আছে। যুদ্ধ সংঘটিত হয় এক নারীকে কেন্দ্র করে যার নাম হেলেন। যুদ্ধ এ গ্রীকদের সেরা বীর ছিল অ্যাকিলিস আর ট্রয় পক্ষে ছিল হেক্টর। যুদ্ধ যখন শেষ পর্যায় তখন হেক্টর অ্যাকিলিস কর্তৃক নিহত হন এবং এর মাধ্যমে মূলত ট্রয়বাসীর পরাজয় নিশ্চিত হয়। যুদ্ধ শেষে গ্রিক সেনারা সুরক্ষিত ও সাজানো নগরী ট্রয় জ্বালিয়ে দেয়।", "question_text": "কোন শহরের নামানুসারে ইলিয়াড মহাকাব্যের নামকরণ করা হয় ?", "answers": [{"text": "ইলিওন", "start_byte": 112, "limit_byte": 127}, {"text": "ইলিওন", "start_byte": 112, "limit_byte": 127}, {"text": "ইলিওন", "start_byte": 112, "limit_byte": 127}]} +{"id": "-7669232714569368288-0", "language": "bengali", "document_title": "সালমান শাহ", "passage_text": "সালমান শাহ (১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ - ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬) ছিলেন একজন বাংলাদেশী অভিনেতা ও মডেল। তাঁর প্রকৃত নাম শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন[1] টেলিভিশন নাটক দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু হলেও ১৯৯০-এর দশকে তিনি চলচ্চিত্রে অন্যতম জননন্দিত শিল্পী হয়ে উঠেন।[2] ১৯৯৩ সালে তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত কেয়ামত থেকে কেয়ামত মুক্তি পায়।[2] একই ছবিতে নায়িকা মৌসুমী ও গায়ক আগুনের অভিষেক হয়। জনপ্রিয় এই নায়ক নব্বইয়ের দশকের বাংলাদেশে সাড়া জাগানো অনেক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি সর্বমোট ২৭টি চলচ্চিত্র অভিনয় করেন এবং সবকয়টিই ছিল ব্যবসাসফল।[3] তিনি ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর অকালে রহস্যজনক ভাবে মৃত্যুবরণ করেন[2]।", "question_text": "বাংলাদেশী অভিনেতা সালমান শাহ প্রথম কোন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন ?", "answers": [{"text": "কেয়ামত থেকে কেয়ামত", "start_byte": 805, "limit_byte": 861}, {"text": "কেয়ামত থেকে কেয়ামত মুক্তি পায়", "start_byte": 805, "limit_byte": 893}, {"text": "কেয়ামত থেকে কেয়ামত", "start_byte": 805, "limit_byte": 861}]} +{"id": "949123041896608746-2", "language": "bengali", "document_title": "ডালিয়া গ্রাইবস্কেইট", "passage_text": "এগার বছর বয়সে খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করেন ডালিয়া। ফলে, বাস্কেটবলে অত্যন্ত উৎসাহী খেলোয়াড় হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিলেন তিনি।[1]\nউনিশ বছর বয়সে এক বছরের জন্য লিথুয়ানিয়ার জাতীয় ফিলহার্মোনিক প্রতিষ্ঠানে তিনি স্টাফ পরিদর্শক হিসেবে কাজ করেন।\nতারপর ডানোভ বিশ্ববিদ্যালয়ে (সাবেক - সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়) রাজনৈতিক অর্থনীতি বিষয়ের ছাত্রী হিসেবে অধ্যয়ন করেন।[2]\n১৯৮৩ সালে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন ��েষে পুণরায় ভিলনিয়াসে ফিরে আসেন।\nসেখানে তিনি সচিব পর্যায়ে লিথুয়ানিয়ার একাডেমী অব সায়েন্সেসে কর্মরত ছিলেন।\nএছাড়াও, ১৯৮৩ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে তিনি সোভিয়েট ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ছিলেন।\n১৯৮৮ সালে তিনি অভিসন্দর্ভ রচনা করে পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন।\n১৯৯০ সালে সোভিয়েট ইউনিয়ন থেকে লিথুয়ানিয়া পৃথক হয়ে গেলে বিশেষ প্রোগ্রাম হিসেবে উচ্চপর্যায়ের নির্বাহী বিষয়ে আমেরিকার জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কুল অব ফরিন সার্ভিসে অধ্যয়ন চালিয়ে যান।[3]", "question_text": "ডালিয়া গ্রিবাউস্কাইটে কোন রাজনৈতিক দলের নেতা ছিলেন ?", "answers": [{"text": "কমিউনিস্ট পার্টির", "start_byte": 1550, "limit_byte": 1599}, {"text": "কমিউনিস্ট পার্টির", "start_byte": 1550, "limit_byte": 1599}]} +{"id": "-3420112403184584609-0", "language": "bengali", "document_title": "আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান", "passage_text": "আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান (২৬ জুন ১৯২৬ - ৩ নভেম্বর ১৯৭৫) বাংলাদেশের প্রথম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে গঠিত অস্থায়ী সরকারের স্বরাষ্ট্র, কৃষি এবং ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ছিলেন। একজন নির্লোভ, সৎ ও দেশপ্রেমিক নেতা হিসেবে তার পরিচিতি ছিল।", "question_text": "আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান কোন সালে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর পদ গ্রহণ করেন ?", "answers": [{"text": "১৯৭১", "start_byte": 415, "limit_byte": 427}, {"text": "১৯৭১", "start_byte": 415, "limit_byte": 427}]} +{"id": "-3518785176444767715-2", "language": "bengali", "document_title": "নিকোলাউস কোপের্নিকুস", "passage_text": "কোপারনিকাস জন্ম এবং মৃত্যু একই জায়গা রয়েল প্রুশিয়াতে যেটি ১৪৬৬ সালে পর্যন্ত পোল্যান্ড সম্রাজের অন্তর্ভুক্ত ছিল।তিনি একাধারে গনিতবিদ, জ্যোতির্বিদ , পদার্থবিদ , আধুনিক পণ্ডিতবিদ , অনুবাদক, গভর্নর কূটনীতিক এবং অর্থনীতিবিদ ছিলান। ১৫১৭ সালে তিনি অর্থের একটি পরিমাণ তত্ত্ব বের করেন যাকে অর্থনীতির প্রধান ধারণা বলা যায়। এছাড়াও ১৫১৯ সালে তিনি অর্থনীতির একটি সুত্র প্রদান করে যা পরবর্তীতে গ্রিসমের সূত্র নামে পরিচিত।", "question_text": "বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের জন্ম কোথায় হয় ?", "answers": [{"text": "রয়েল প্রুশিয়াতে", "start_byte": 102, "limit_byte": 151}, {"text": "রয়েল প্রুশিয়াতে", "start_byte": 102, "limit_byte": 151}]} +{"id": "-7381837526075378596-1", "language": "bengali", "document_title": "কামরূপ রাজ্য", "passage_text": "যদিও এই ঐতিহাসিক রাজ্যের সময়কাল ��তুর্থ থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে ছিল কিন্তু বহুপর পর্যন্ত এর উল্লেখ পাওয়া যায়। প্রাচীন এবং মধ্যযুগে ঐতিহাসিকগণ কামরূপ নামেই এর উল্লেখ করেছেন। কামরূপ রাজ্যের সময়সীমা শেষ হবার পর মুসলিম গ্রন্থসমূহে কামরূ বা কামরূদ নামে এর উল্লেখ পাওয়া যায়। কলিকা পুরাণ এবং সুয়ানচাং-এর মতে এই রাজ্যের পশ্চিম সীমানায় করোতয়া নদী এবং পূর্বে সাদিয়ার নিকটবর্তী দিক্কারবাসিনী মন্দির ছিল[1]। বর্মণ রাজবংশ, ম্লেচ্ছা রাজবংশ এবং পাল রাজবংশ রাজ্যটি দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত শাসন করে যার পর কিনা খেন রাজবংশ রাজধানী আরো পশ্চিমে সরিয়ে নিয়ে যায় এবং রাজ্যের নামকরণ করে কামতা রাজ্য। সুতরাং কামরূপ রাজ্যের অস্তিত্ব পাল রাজাদের পতনের সাথেসাথে দ্বাদশ শতাব্দীতেই শেষ হয়ে যায়।", "question_text": "কামরূপ রাজ্যের সময়সীমা কত ?", "answers": [{"text": "চতুর্থ থেকে দ্বাদশ শতাব্দী", "start_byte": 89, "limit_byte": 161}, {"text": "চতুর্থ থেকে দ্বাদশ শতাব্দী", "start_byte": 89, "limit_byte": 161}, {"text": "চতুর্থ থেকে দ্বাদশ শতাব্দী", "start_byte": 89, "limit_byte": 161}]} +{"id": "-1809383448694708090-4", "language": "bengali", "document_title": "আলেপ্পো", "passage_text": "১৯০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আলেপ্পো শহর অবস্থিত। বর্তমানে এটি মধ্য এশিয়ার অন্যতম ক্রমবর্ধমান শহর। ২০০১ সালে গৃহীত নতুন পরিকল্পনা অণুযায়ী, আলেপ্পোকে ৪২০ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত করা হবে। এই কাজ ২০১৫ সাল নাগাদ শেষ হবে।\nআলেপ্পোর জলবায়ু প্রধানত উষ্ণ। ভূমধ্যসাগরের তীড় ঘেষে অবস্থিত আলাভিত ও আমানুস পর্বত আলেপ্পোকে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু হতে প্রতিহত করে। আলেপ্পোর গড় তাপমাত্রা ১৮ থেকে ২০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ৩৯৫ মিমি। ৮০ শতাংশ বৃষ্টিপাত অক্টোবর থেকে মার্চ মাসের মধ্যে হয়ে থাকে। তুষারপাত খুব কম হয়। গড় আদ্রতা ৫৮%।", "question_text": "আলেপ্পো মুহাফাযার রাজধানী আলেপ্পোর মোট আয়তন কত ?", "answers": [{"text": "১৯০ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 0, "limit_byte": 50}, {"text": "১৯০ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 0, "limit_byte": 50}, {"text": "১৯০ বর্গ কিলোমিটার", "start_byte": 0, "limit_byte": 50}]} +{"id": "-5760143195786173994-1", "language": "bengali", "document_title": "গেটওয়ে অব ইন্ডিয়া", "passage_text": "দিল্লী দর্বার তৈরীর পূর্বে, গেটওয়ে অব ইন্ডিয়া ১৯১১ সালে কিং জর্জ ফাইভ এবং কুনি মেরি মুম্বাই আগমনের স্মৃতি রক্ষার্থে নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু তারা এই স্থাপত্যটির শুধু কার্ডবোর্ড মডেল দেখে যেতে পেরেছিলেন, কেননা নির্মাণকাজ ১৯১৫ সালের পরে শুরু হয়েছিল।[11] বোম্বের সরকার স্যার জর্জ সিডেনহাম ক্লার্ক ১৯১১ সালের ৩১শে মার্চ স্থাপত্যটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। চুড়ান্ত নকশা ১৯১৩ সালের ৩১শে মার্চ অনুমোদিত হয়। গেটওয়েটি হলুদ ব্যাসল্ট এবং কংক্রিট দিয়ে বানানো হয়েছিল।[12] ফাউন্ডেশনের কাজ ১৯২০ সালে এবং পুরো কাজ শেহ হয়েছিল ১৯২৪ সালে। [13] ভাইসরয় দি আর্ল অব রিডিং ১৯২৪ সালের ৪ই ডিসেম্বর গেটওয়েটি উন্মুক্ত করেন।[6]", "question_text": "পশ্চিম ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের মুম্বাই শহরে নির্মিত গেটওয়ে অব ইন্ডিয়ার নির্মাণ কাজ কত সাল থেকে শুরু হয়েছিল ?", "answers": [{"text": "১৯১৫ সালের পরে", "start_byte": 605, "limit_byte": 643}, {"text": "১৯১৫", "start_byte": 605, "limit_byte": 617}, {"text": "১৯১৫ সালের পরে", "start_byte": 605, "limit_byte": 643}]} +{"id": "-8086416937535521731-1", "language": "bengali", "document_title": "আনোয়ার ইব্রাহীম", "passage_text": "আনোয়ার ইব্রাহীম ইউনাইটেড মালয় ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন বা ইউএমএনও ( UMNO ) এর সদস্য থাকাকালীন সময়ে ১৯৯৩-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং ১৯৯১-১৯৯৮ সাল পর্যন্ত অর্থ মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু পরে তিনি প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ কর্তৃক বরখাস্ত হন। এবং দুর্নীতি ও সমকামিতার দায়ে জেলহাজতে প্রেরিত হন।", "question_text": "মালয়েশিয়ান রাজনীতিবিদ ও বিরোধীদলীয় নেতা আনোয়ার ইব্রাহীম কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ?", "answers": [{"text": "১৯৯৩-১৯৯৮", "start_byte": 255, "limit_byte": 280}, {"text": "১৯৯৩-১৯৯৮", "start_byte": 255, "limit_byte": 280}, {"text": "১৯৯৩-১৯৯৮", "start_byte": 255, "limit_byte": 280}]} +{"id": "-2660184311490318740-0", "language": "bengali", "document_title": "অভিজিৎ রায়", "passage_text": "অভিজিৎ রায় (১২ সেপ্টেম্বর ১৯৭২ - ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫))[1] একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বাংলাদেশী-মার্কিন প্রকৌশলী, লেখক ও ব্লগার।[2] তিনি বাংলাদেশের মুক্ত চিন্তার আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে সরকারের সেন্সরশিপ এবং ব্লগারদের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদের সমন্বয়কারক ছিলেন। তিনি পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও তার স্ব-প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট মুক্তমনায় লেখালেখির জন্য অধিক পরিচিত ছিলেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলা থেকে বের হওয়ার সময় অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যা কে আহত করে।[3][4]", "question_text": "অভিজিৎ রায়ের ব্লগের নাম কী ?", "answers": [{"text": "মুক্তমনা", "start_byte": 955, "limit_byte": 979}, {"text": "মুক্তমনায়", "start_byte": 955, "limit_byte": 985}, {"text": "মুক্তমনা", "start_byte": 955, "limit_byte": 979}]} +{"id": "1351880928804143108-0", "language": "bengali", "document_title": "জেল হত্যা দি���স", "passage_text": "জেল হত্যা দিবস আওয়ামী লীগসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু রাজনৈতিক দল কর্তৃক প্রতি বছর ৩রা নভেম্বর পালিত হয়। ১৯৭৫ সালের এই দিনে আওয়ামী লীগের চারজন জাতীয় নেতাঃ সাবেক উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সাবেক বাংলাদেশী প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের স্মৃতি স্বরণার্থে এ দিবস পালন করা হয়।[1][2]", "question_text": "আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান কত সালে মারা যান ?", "answers": [{"text": "১৯৭৫", "start_byte": 269, "limit_byte": 281}, {"text": "১৯৭৫", "start_byte": 269, "limit_byte": 281}]} +{"id": "-4203168132695605585-1", "language": "bengali", "document_title": "এশিয়া কাপ", "passage_text": "প্রথম টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ তে যেখানে কাউন্সিলের মূল অফিস ছিল (১৯৯৫ পর্যন্ত)। ভারত শ্রীলঙ্কার সাথে আন্তরিকতাহীন ক্রিকেট সম্পর্কের কারণে ১৯৮৬ সালের টুর্নামেন্ট বর্জন করে। ১৯৯৩ সালে ভারত ও পাকিস্তান এর মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এটি বাতিল হয়ে যায়। শ্রীলঙ্কা এশিয়া কাপ শুরু থেকে অংশ গ্রহণ করে আসছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল নিয়ম করে দিয়েছে যে এশিয়া কাপের সকল খেলা অনুষ্ঠিত হবে অফিসিয়াল একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হিসেবে। এসিসি ঘোষনা অনুযায়ী প্রতি দুই বছর পর পর টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সাল থেকে।[3]", "question_text": "প্রথম এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?", "answers": [{"text": "সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ", "start_byte": 111, "limit_byte": 187}, {"text": "সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ", "start_byte": 111, "limit_byte": 187}]}