| আরো-সংযোগ=আরো গন্তব্য bull ভ্রমণপথ bull বাক্যাংশ বই bull ভ্রমণ প্রসঙ্গ]] *এই মাসের সহযোগিতা বর্তমান সহযোগিতা}} ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়ক ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। কক্সবাজার থেকে টেকনাফগামী যে কোন যানবাহনে উখিয়া যাওয়া যায়। এছাড়া কক্সবাজারের কলাতলী ও বাজারঘাটা থেকে উখিয়া সরাসরি যাওয়ার জন্য সিএনজি চালিত অটোরিক্সা পাওয়া যায়। মেরিন ড্রাইভ দিয়ে এসব অটোরিক্সা যাতায়াত করে। ইনানী সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার সদর থেকে প্রায় ২৮ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। যে কোন যানবাহনে ইনানী সমুদ্র সৈকতে যাওয়া যায়। পাতাবাড়ী বৌদ্ধ বিহার কক্সবাজার সদর থেকে বাস যোগে উখিয়া স্টেশনে পৌঁছতে হবে। উখিয়া সদর থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা অথবা রিক্সা যোগে পূর্ব দিকে ১ কিলোমিটার গেলেই পাতাবাড়ী বৌদ্ধ বিহার। এছাড়া অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে: * ঘুরে আসতে পারেন পৃথিবীর সর্ব বৃহৎ রোহিঙ্গা ক্যাম্প কক্সবাজার শহরের যে কোন জায়গায় অথবা উখিয়া উপজেলা সদরে যে কোন মানের রেস্টুরেন্টে খেতে পারেন। ==অনেক টেমপ্লেট কাজ করবে না== "description জানুয়ারির গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description ফেব্রুয়ারির গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description মার্চের গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description এপ্রিলের গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description জুনের গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description জুলাইয়ের গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description আগস্টের গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description সেপ্টেম্বরের গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description অক্টোবরের গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description নভেম্বরের গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description ডিসেম্বরের গড় উচ্চ তাপমাত্রা", "description জানুয়ারির গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description ফেব্রুয়ারির গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description মার্চের গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description এপ্রিলের গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description মের গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description জুনের গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description জুলাইয়ের গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description আগস্টের গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description সেপ্টেম্বরের গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description অক্টোবরের গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description নভেম্বরের গড় নিম্ন তাপমাত্রা", "description ডিসেম্বরের গড় নিম্ন তাপমাত্রা", * আপনি কী জানতে চান পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করুন। * একটি সংক্ষিপ্ত শিরোনাম প্রদান করুন, যা আপনার প্রশ্নের সাধারণ বিষয় সম্পর্কে ধারণা প্রদান করে। * বিশ্বের কোন অংশেের জন্য আপনার প্রশ্ন প্রযোজ্য তা আমাদের অবগত করুন। * ব্যক্তিগত যোগাযোগের তথ্য পোস্ট করবেন না – যা মুছে ফেলা হতে পারে। আমরা এখানে কয়েকদিনের মধ্যেই উত্তর প্রদানের চেষ্টো রাখব। buttonlabel=প্রস্তুত? একটি নতুন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন! প্রশাসন বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ প্রশাসন 2 PAGENAME সহযোগিতা বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ সহযোগিতা 2 PAGENAME সহযোগিতা/সংগ্রহশালা বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ সমন্বয়ের সংগ্রহশালা 2 PAGENAME অভিযান বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ অভিযান 2 PAGENAME অভিযান/ভাষা বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ ভাষা অভিযান 2 PAGENAME সাহায্য বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ সাহায্য 2 PAGENAME সাহায্য/সংগ্রহশালা বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ সাহায্যের সংগ্রহশালা 2 PAGENAME লগ বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ লগের সংগ্রহশালা 2 PAGENAME নীতিমালা বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ নীতিমালা 2 PAGENAME প্রস্তাবনা বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ খসড়া ও প্রস্তাবনা 2 PAGENAME সাইট বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ সাইট 2 PAGENAME default টেমপ্লেট:উইকিভ্রমণ নথি এর জন্য অবৈধ যুক্তি। দয়া করে ব্যবহারের নির্দেশাবলীর জন্য টেমপ্লেট:উইকিভ্রমণ নথি দেখুন। পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে if notready এবং এটি বর্তমানে ব্যবহারের উপযোগী নয় । এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। if সংযোজন করেছেন এই টেমপ্লেটটি সংযোজন করেছেন ifeq lcfirst সংযোজন করেছেন ucfirst সংযোজন করেছেন ns:0 বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ নিবন্ধের কাজ চলছে]] if নাম ইউআরএল ঠিকানা দিকনির্দেশ if নাম ইউআরএল ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন if নাম ইউআরএল ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর if নাম ইউআরএল ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স মেটাউপাত্ত শেষ সম্পাদনার তারিখ সম্পাদনা" সংযোগ, ইত্যাদি "description এই টেমপ্লেট একটি দাবিত্যাগ বাক্স তৈরি করে।" এটি একটি দ্ব্যর্থতা নিরসনকারী নিবন্ধ। আপনি যদি অন্য একটি পৃষ্ঠা থেকে একটি লিঙ্ক অনুসরণ করে এখানে এসে থাকেন তবে আপনি উক্ত লিঙ্ক সংশোধন করে সাহায্য করতে পারেন, যাতে সেটি সঠিক নিবন্ধ নির্দেশ করতে পারে।'' নথির পাতা বিষয়শ্রেণী:সংশ্লিষ্ট পাতা ছাড়া নথিপত্রের উপপাতা includeonly> "description একটি বিদেশি ভাষা এবং অথবা লিপির পাঠ্য সঠিকরূপে প্রদর্শিত হবে তা নিশ্চিত করার জন্য টেমপ্লেট।", placeholder=আপনি কোথায় ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক? অন্ধ্রপ্রদেশ ভারত]]ের একটি প্রদেশ ও প্রশাসনিক অঞ্চল। ২০০৪ সালে অঞ্চলটি দুইটি অংশে বিভক্ত ছিল, উত্তরপশ্চিমাঞ্চলের অর্ধেকাংশ নতুন রাজ্য তেলঙ্গানার হয়ে যায়। রায়ালসীমা চিত্তর, আনাতাপুর, কুদ্দাহ এবং কুলনুল জেলা এর অন্তর্ভুক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের আবহাওয়া প্রধানত উষ্ণ ও শুষ্ক প্রকৃতির। জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত এখানে বৃষ্টি হয়ে থাকে এবং যেসব অঞ্চলে কৃষি মূলত বৃষ্টিনির্ভর সেখানে এই সময় পর্যাপ্ত পরিমানে বৃষ্টি হয়। এই অঞ্চলে ভ্রমণ করার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কারণ তখন এখানে শীতের মৌসুম। বছরের সবচেয়ে উষ্ণ মাস হলো এপ্রিল, মে এবং জুন। এই রাজ্যটি ভারতের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূল অঞ্চলে অবস্থিত। অন্ধ্রপ্রদেশের উত্তরে তেলঙ্গানা ও ছত্তীসগঢ় দক্ষিণে তামিলনাড়ু উত্তর-পূর্বে ওড়িশা পশ্চিমে কর্ণাটক ও পূর্বে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। এই রাজ্যের উত্তরপূর্ব দিকে গোদাবরী বদ্বীপ এলাকায় পুদুচেরি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ইয়ানাম জেলা (আয়তন ৩০ কিমি২ (১২ মা২ অবস্থিত। অন্ধ্র প্রদেশের একটি সমৃদ্ধময় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রয়েছে এবং এটি তার সমৃদ্ধময় ইতিহাস, স্থাপত্য এবং সংস্কৃতির জন্য অধিক পরিচিত। অন্ধ্রপ্রদেশে বিভিন্ন ধরনের পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে যেখানে সৈকত, পাহাড়, বন্যপ্রাণী, বন ও মন্দির ইত্যাদি রয়েছে। তেলেগু অন্ধ্রপ্রদেশের সরকারি ভাষা এবং এই অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষই এই ভাষায় কথা বলে থাকে। তবে, সেখানকার শিক্ষিত মানুষ হিন্দি এবং ইংরেজী উভয় ভাষায় কথা বলতে পারে। দক্ষিণ ভারতের অধিকাংশ মানুষের মতোই তেলেগু ভাষাভাষীরা তাদের ভাষা এবং সংস্কৃতি নিয়ে বেশ রক্ষণশীল এবং তারা হিন্দির চেয়ে ইংরেজীতে আলাপ করতে অধিক প্রস্তুত থাকে। [[ভারত]]ের বাকি অংশ থেকে অন্ধ্রপ্রদেশে আসা যাওয়ার অনেকগুলি ট্রেন রয়েছে। অরুণাচল প্রদেশের ভূপ্রকৃতি দক্ষিণে পাহাড়ের পাদদেশীয় এলাকা দিয়ে শুরু হয়ে ক্ষুদ্রতর হিমালয় পর্বতমালায় উপনীত হয়েছে এবং সেখান থেকে উত্তরে তিব্বত]]ের সাথে সীমান্তের কাছে বৃহত্তর হিমালয় পর্বতমালা]]য় মিশেছে। ব্রহ্মপুত্র নদ এখানে সিয়াং (Dihang)নামে পরিচিত) ও তার বিভিন্ন উপনদী তিরাপ, লোহিত, সুবর্ণসিড়ি ও ভারেলি এখানকার প্রধান নদনদী। দক্ষিণের পাহাড়ের পাদদেশীয় এলাকার জলবায়ু উপক্রান্তীয় প্রকৃতির। পার্বত্য অঞ্চলে উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে তাপমাত্রা দ্রুত হ্রাস পায়। বার্ষিক ২০০০ থেকে ৪০০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। অঙ্গরাজ্যটির উদ্ভিজ্জ ও প্রাণীজীবনে এর বিচিত্র ভূপ্রকৃতি ও জলবায়ুর প্রভাব দেখতে পাওয়া যায়। এখানে ৫০০-রও বেশি প্রজাতির অর্কিড গাছ আছে। বিস্তৃত অরণ্য উপক্রান্তীয় থেকে শুরু করে আল্পীয় ধরনের হতে পার। প্রাণীর মধ্যে বাঘ, চিতাবাঘ, হাতি, লাল পান্ডা এবং হরিণ উল্লেখযোগ্য। ইটা দুর্গ হল উত্তর-পূর্ব ভারতের অরুণাচল প্রদেশের এক উল্লেখযোগ্য ঐতিহাসিক স্থান। "ইটা দুর্গ"র অর্থ হল ইট নির্মিত দুর্গ (আহোম ভাষার থেকে এসেছে)। ইটানগরে অবস্থিত এই দুর্গটি ইট দ্বারা নির্মিত। সেজন্য একে "ইটা দুর্গ" বলে ডাকা হয়। এই দুর্গটি ১৪শ অথবা ১৫শ শতকের শুরুতেই নির্মাণ করা হয়েছিল। একটির ওপরে অন্য একটি ইট চাপিয়ে এই দুর্গটি নির্মাণ করা হয়েছে। ১৬,২০০ ঘন মিটারের এই বিশাল দুর্গটিকে কিছু বিদ্বান লোক "জিতারী বংশ"এর রামচন্দ্রের মায়াপুর বলে চিহ্নিত করেছেন। এই দুর্গটিতে তিনটা দিক পশ্চিম দিক, পূর্ব দিক ও দক্ষিণ দিকে তিনটি দুয়ার আছে। পুরাতাত্বিক বিভাগ এর থেকে কিছু সামগ্রী সংগ্রহ করে জওহরলাল নেহরু রাজ্যিক সংগ্রহালয়এ রেখেছে। ঈগলনেস্ট বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য অরুণাচল প্রদেশের ওয়েষ্ট কামেং জেলাতে হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত একটি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য৷ এর উত্তর-পূর্ব দিকে 'চেচা অর্কিড উদ্যান' ও পূর্বে কামেং নদীর পাড়ে পাক্কে ব্রাঘ্র প্রকল্প অবস্থিত৷ ঈগলনেস্ট বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫০০ ৩২৫০ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত ৷ এই 'কামেং হস্তী সংরক্ষিত বনাঞ্চল এর অন্তর্ভুক্ত ৷ ১৯৫০ এর দশকে এই অঞ্চলের বাইরে থাকা ভারতীয় সেনার চতুর্থ ইনফেন্ট্রির রেড ঈগল ডিভিজনের নামে এই অভয়ারণ্যের নাম ঈগলনেস্ট বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য রাখা হয় বলে জানা যায়৷ এই অভয়ারণ্য প্রধানত বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এর জন্য বিখ্যাত৷ মালিনী থান এক মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ থাকা একটি স্থান। প্রতি বছর এই পবিত্র স্থানে অনেক পর্যটকের ভিড় দেখা যায়৷ এই স্থানে অরুণাচল প্রদেশএর পশ্চিম সিয়াং জেলার দক্ষিণ সীমান্তের চিলাপথার নামক স্থান থেকে কয়েক মাইল উত্তর-পূর্বে অবস্থিত। এই থানের ধ্বংসাবশেষসমূহ একে ১৪-১৫ শতকের বলে প্রতীয়মান করে৷ ভালুকপুং ব্রহ্মপুত্র নদের উত্তর পারে তেজপুরএর থেকে প্রায় ৬০ কি: মি: দূরে অবস্থিত একটি অতি মনোরম ও প্রাকৃতিক দৃশ্যে ভরপুর স্থান। ভালুকপুং অসমএর সীমায় এবং অরুণাচল প্রদেশএর অকা পর্বতমালার পাদদেশে অবস্থিত। এর জীয়াভরলী নদী ও কাছের পর্বতমালার দৃশ্য অতি মনোরম। প্রতি বছরেই বৃহৎ সংখ্যক প্রকৃতিপ্রেমী ও বনভোজনকারীর দল এখানে সমাগত হয়। জীয়াভরলী নদীতে পাহাড়ী মাছ ধরার (নিয়ন্ত্রিত) সুবিধা থাকা ও কাছে নামেরি রাষ্ট্রীয় উদ্যান অবস্থিত হওয়ার জন্য এর আকর্ষণ অারো বাড়ছে।। এখানে একটি গরম জলের প্রস্রবণ (পুং, উঁহ) আছে। এখানে অসম সরকারের পর্যটন বিভাগের দ্বারা পরিচালিত ও থাকা-খাওয়ার ভাল সুবিধা থাকা একটি পর্যটনগৃহও অাছে। ভালুকপুং বাণ রজার নাতি ভালুকের একসময়ের রাজধানী ছিল অস্ট্রিয়া পশ্চিম ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। স্থলবেষ্টিত এই দেশের উত্তরে জার্মানি ও চেক প্রজাতন্ত্র পূর্বে স্লোভাকিয়া ও হাঙ্গেরি দক্ষিণে স্লোভেনিয়া ও ইতালি এবং পশ্চিমে সুইজারল্যান্ড ও লিশটেনস্টাইন]]। অস্ট্রিয়া মূলত আল্পস পর্বতমালা]]র উপরে অবস্থিত। দেশটির তিন-চতুর্থাংশ এলাকাই পর্বতময়। অস্ট্রিয়ার পাঁচটি প্রধান শহর হল ভিয়েনা গ্রাৎস লিন্‌ৎস জাল্‌ৎসবুর্গ এবং ইন্স‌ব্রুক]]। ভিয়েনা অস্ট্রিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। এটি অস্ট্রিয়ার অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রাণকেন্দ্র। শহরটি দানিউব নদী]]র দুই তীরে অবস্থিত। এর শহরতলীগুলি পশ্চিমে বিখ্যাত ভিয়েনা অরণ্য পর্যন্ত চলে গেছে। ভিয়েনা ইউরোপের সবচেয়ে রাজকীয় শহরগুলির একটি। এখানে অনেক জমকালো বাসভবন, রাজপ্রাসাদ, পার্ক ও গির্জা আছে। শহরের জনসংখ্যা ১৬ লক্ষের বেশি। গ্রাৎস অস্ট্রিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। এটি ষ্টাইয়ারমার্ক প্রদেশে]]র রাজধানী। শহরটি একটি উর্বত উপত্যকায় মুর নদী]]র তীরে অবস্থিত। গ্রাৎস একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প, বাণিজ্য ও শিক্ষাকেন্দ্র। এখানে প্রায় আড়াই লক্ষ লোকের বাস। লিন্‌ৎস ওবারঅস্টাররাইখ প্রদেশ]]ের রাজধানী। এটি দানিউব নদীর তীরে অবস্থিত বন্দর শহর ও শিল্পকেন্দ্র। জাল্‌ৎসবুর্গ অস্ট্রিয়ার সবচেয়ে নয়নাভিরাম শহরগুলির একটি। এটি জাল্‌ৎসাখ নদী]]র তীরে আল্পস পর্বতমালা]]র পাদদেশে অবস্থিত। শহরটি বিখ্যাত সুরকার ভোলফগাং আমাদেউস মোৎসার্ট]]ের জন্মস্থান। এখানকার বাৎসরিক সঙ্গীত উৎসবগুলি সারা বিশ্বে পরিচিত। এখানে অনেক পর্যটক বেড়াতে আসেন। ইন্সব্রুক টিরোলিয়ান আল্পস পর্বতমালা]]য় সমুদ্র সমতল থেকে বহু উঁচুতে অবস্থিত একটি শীতকালীন অবকাশ যাপন কেন্দ্র। এটি টিরোল প্রদেশ]]ের রাজধানী ও ইন নদী]]র তীরে অবস্থিত। ইন্সব্রুকের অবস্থান ও সৌন্দর্যের কারণে এখানেও অনেক পর্যটক বেড়াতে আসেন। অস্ট্রিয়াকে তিনটি অসম ভৌগোলিক অঞ্চলে ভাগ করা যায়। এদের মধ্যে বৃহত্তম অংশটি (৬২ হল আল্পস পর্বতমালার অপেক্ষাকৃত নবীন পাহাড়গুলি। এদের পূর্বে আছে পানোনীয় সমভূমি, এবং দানিউব নদীর উত্তরে আছে বোহেমীয় অরণ্য নামের একটি পুরানো কিন্তু অপেক্ষাকৃত নীচু গ্রানাইট পাথরে নির্মিত পার্বত্য অঞ্চল। অস্ট্রিয়ার ইতিহাস ৯৭৬ সালে শুরু হয়। ঐ বছর লেওপোল্ড ফন বাবেনবের্গ বর্তমান অস্ট্রীয় এলাকার বেশির ভাগ অংশের শাসকে পরিণত হন। ১২৭৬ সালে রাজা প্রথম রুডলফ হাব্‌স্‌বুর্গ বংশের প্রথম রাজা হিসেবে অস্ট্রিয়ার শাসক হন। হাব্‌স্‌বুর্গ রাজবংশের রাজারা প্রায় ৭৫০ বছর অস্ট্রিয়া শাসন করেন। রাজনৈতিক বিবাহ সম্পাদনের মাধ্যমে হাব্‌স্‌বুর্গেরা মধ্য ইউরোপের এক বিরাট এলাকা দখলে সক্ষম হন। তাদের ভূসম্পত্তি এমনকি আইবেরীয় উপদ্বীপ (বর্তমান স্পেন) পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ১৬শ ও ১৭শ শতকে উসমানীয় সাম্রাজ্যের আক্রমণের ফলে অস্ট্রীয় এলাকাটি ধীরে ধীরে দানিউব নদীর অববাহিকার কেন্দ্রীয় ইউরোপীয় অংশটিতে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। ১৮৪৮ সালে প্রথম ফ্রান্‌ৎস ইয়োজেফ সিংহাসনে আরোহণ করেনে এবং ১৯১৬ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন। তাঁর আমলে অস্ট্রীয় ইতিহাসের বহু গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটে। ১৮৬৭ সালে অস্ট্রীয় সাম্রাজ্যের ভেতরে হাঙ্গেরি আগের চেয়ে বেশি রাজনৈতিক স্বাধীনতা পায়, ফলে অস্ট্রো-হাঙ্গেরীয় দ্বৈত রাজ্যব্যবস্থার আবির্ভাব ঘটে। ২০শ শতকে এসে রাজনৈতিক টানাপোড়েন বৃদ্ধি পায় এবং ১ম বিশযুদ্ধ শেষে সাম্রাজ্যের অবসান ঘটে। ঐ সময় অস্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র স্বাধীনতা ঘোষণা করে, যার সীমানা ও বর্তমান অস্ট্রিয়ার সীমানা মোটামুটি একই রকম। ১৯১৯ সালে সাঁ জেরমাঁ-র চুক্তির ফলে হাব্‌স্‌বুর্গ রাজবংশ সরকারিভাবে বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং অস্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯১৮ থেকে ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত অস্ট্রিয়াতে রাজনৈতিক সংঘাত বৃদ্ধি পায়। ১৯২০-এর দশকের শেষে এবং ১৯৩০-এর দশকের শুরুতে আধা-সামরিক রাজনৈতিক সংগঠনগুলি হরতাল ও সহিংস সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। বেকারত্বের হার বেড়ে ২৫% হয়ে যায়। ১৯৩৪ সালে একটি কর্পোরেশনবাদী স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতায় আসে। ১৯৩৪ সালের জুলাই মাসে অস্ট্রীয় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক (নাৎসি) দল কু-এর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। ১৯৩৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জার্মানির সামরিক আগ্রাসনের হুমকির মুখে অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কুর্ট শুশনিগ অস্ট্রীয় নাৎসিদের সরকারে নিতে বাধ্য হন। ১৯৩৮ সালের ১২ই মার্চ জার্মানি অস্ট্রিয়াতে সৈন্য পাঠায় এবং দেশটিকে জার্মানির অংশভুক্ত করে নেয়। এই ঘটনাটির ঐতিহাসিক নাম দেয়া হয়েছে আন্‌শ্লুস (জার্মান ভাষায় Anschluss)। সেসময় বেশির ভাগ অস্ট্রীয় এই আনশ্লুস সমর্থন করেছিল। ১৯৪৫ সালে জার্মানির পরাজয়ের পর মিত্রশক্তিরা অস্ট্রিয়াকে চারভাগে ভাগ করে। ১৯৫৫ সালের ২৫শে অক্টোবর নাগাদ এরা সবাই অস্ট্রিয়া ত্যাগ করে এবং অস্ট্রিয়া পূর্ণ স্বাধীনতা পায়। অস্ট্রিয়াতে মূলত জার্মান ভাষার একটি পরিবর্তিত রূপ ব্যবহৃত হয়। এর নাম অস্ট্রীয় জার্মান। জার্মান ভাষায় এর নাম Schönbrunner Deutsch (শ্যোনব্রুনার ডয়চ অর্থাৎ রাজকীয় প্রাসাদের জার্মান)। অস্ট্রীয় জার্মান বর্তমান আদর্শ জার্মান ভাষা থেকে বেশ কিছু দিকে থেকে আলাদা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে যে সমস্ত স্বরধ্বনি আদর্শ জার্মান ভাষায় উচ্চারিত হয়, অস্ট্রীয় জার্মান ভাষায় সেগুলি উচ্চারিত হয় না; কিংবা সামান্য ভিন্নভাবে উচ্চারিত হয়। অস্ট্রীয় জার্মান ভাষায় নিজস্ব প্রত্যয়েরও (suffix) ব্যবহার আছে। এছাড়া বলা হয়ে থাকে যে অস্ট্রীয় জার্মান খানিকটা নাসিক্য স্বরে (nasalized) বলা হয়ে থাকে। অস্ট্রীয় জার্মান ভাষার উপভাষাগুলিকে আলেমানীয় উপভাষা ও দক্ষিণ বাভারীয় উপভাষা এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়। আলেমানীয় উপভাষা দেশটির পূর্ব এক-তৃতীয়াংশে প্রচলিত (ফোরার্লবের্গ প্রদেশে)। আর দক্ষিণ বাভারীয় উপভাষাগুলি দেশের বাকি অংশে ব্যবহৃত। আলেমানীয় উপভাষাগুলি সুইজারল্যান্ডের জার্মান ও দক্ষিণ-পূর্ব জার্মানির ভাষাগুলির সাথে তুলনীয়। আর দক্ষিণ বাভারীয় উপভাষাগুলি জার্মানির বাভারিয়ার বা বায়ার্নের ভাষাগুলির সাথে তুলনীয়। এছাড়াও অস্ট্রিয়ায় অনেকগুলি সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিজস্ব ভাষায় কথা বলে থাকে। এগুলির মধ্যে অন্যতম হল ক্রোয়েশীয়, স্লোভেনীয়, হাঙ্গেরীয়, চেক, স্লোভাক এবং জিপসি ভাষাসমূহ। আইসল্যান্ড ইউরোপের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ। এটি গ্রিনল্যান্ডের পূর্বে ও উত্তর মেরুরেখার ঠিক দক্ষিণে মধ্য আটলান্টিক পর্বতমালার উপর অবস্থিত। আইসল্যান্ডে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ও অন্যান্য ভূ-উত্তাপীয় কর্মকাণ্ড নৈমিত্তিক ঘটনা। আইসল্যান্ডের প্রায় অর্ধেক অংশ আগ্নেয়গিরির লাভা মরুভূমি ও অন্যান্য অনাবাসযোগ্য ভূমি নিয়ে গঠিত। দ্বীপটির প্রায় ১১% হিমবাহ দ্বারা আবৃত। দ্বীপের প্রায় ২০% এলাকা পশুচারণের জন্য ব্যবহার করা হয়, এবং মাত্র ১% এলাকায় কৃষিকাজ হয়। ৯০০ খ্রিস্টাব্দে মনুষ্য বসতি স্থাপনের আগে দ্বীপটির প্রায় ৩০-৪০% বৃক্ষ-আচ্ছাদিত ছিল। বর্তমানে কেবল কিছু বার্চ গাছের জঙ্গল ছাড়া আর তেমন কিছু বনভূমি অবশিষ্ট নেই। [[চট্টগ্রাম মহানগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে মরিয়মনগর চৌমুহনীর দূরত্ব ৩২ কিলোমিটার ও মরিয়মনগর চৌমুহনী থেকে আগুনিয়া চা বাগানের দূরত্ব প্রায় ৭ কিলোমিটার এবং রাঙ্গুনিয়া উপজেলা সদর থেকে এ চা বাগানের দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। রাঙ্গুনিয়া উপজেলার রোয়াজারহাট এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন বেশ কিছু সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। রোয়াজারহাট এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। চট্টগ্রামের প্রাণকেন্দ্র আগ্রাবাদে অবস্থিত এই শিশু পার্কে যাবার জন্য কদমতলী মোড় পর্যন্ত বাসে যেতে হয়। এরপর রিকশায় কিংবা বা পায়ে হেঁটেই শিশুপার্কে পৌঁছানো সম্ভব। এছাড়াও ব্যক্তিগত গাড়ি কিংবা সিএনজিচালিত অটোরিকশায়ও আগ্রাবাদ কর্ণফুলী শিশুপার্কে যাওয়া যায়। চুকচুক গাড়ি, ভয়েজার বোট, মেডি গোডাউন, রেসি গোডাউন, রেসিং কার, দোলনাসহ অন্যান্য বিনোদন সুবিধাদি বিদ্যমান। এছাড়াও, মিনি চাইনিজ হোটেল, কুলিং কর্নার ছাড়াও রকমারি সামগ্রীর দোকান রয়েছে। ডিজনি ল্যান্ডের আদলে গড়া এ পার্কের প্রধান ফটক সকলকে আকর্ষণ করে। সড়ক পথে ঢাকা হতে আজমিরীগঞ্জের দূরত্ব ২২৫ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে আজমিরীগঞ্জের দূরত্ব ৪২ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার। * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৪০০ টাকা। জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে শায়েস্তাগঞ্জে আসার জন্য সাধারণত সরাসরি জীপ ও ম্যাক্সি সার্ভিস রয়েছে। এক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * জীপে ২৫ টাকা এবং * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; * শোভন চেয়ার ২১৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; * এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং * এসি বাথ ৭৩১ টাকা। এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে আজমিরীগঞ্জ বা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে আজমিরীগঞ্জ আসা যায়। জেলা সদরের সাথে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম এটি; ভাড়া লাগে ২৫ হতে ৪০ টাকা। তবে বড় কোনো শহরের সাথে সরাসরি নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই। * খাজা শাহ ইছাক চিশতি (রঃ) এর মাজার এবং মাজার সংলগ্ন পুকুর আজমিরীগঞ্জ বাজারের উত্তর দিকে রয়েছে খাজা শাহ ইছাক চিশতি (রঃ) এর মাজার এবং মাজার সংলগ্ন পুকুরে রয়েছে গজার মাছ। * আজমিরীবাবার মাজার আজমিরীগঞ্জ থানার পশ্চিম পাশে মাজারশরীফ অবস্থিত। * জমিদার রাধা গোবিন্দ সহ আরও ১০ জমিদার বাড়ি। আজমিরীগঞ্জে খাওয়া দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোই সাধারণতঃ ভালো হবে। আজমিরীগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে উন্নতমানের - * শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ -বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬ ৬২৩। * নগর হোটেল আজমিরীগঞ্জ বাজার, আজমিরীগঞ্জ। মোবাইল ৮৮০১৭৫০-৩২৪ ১৪৪। আনোয়ারা বাংলাদেশ]]ের চট্টগ্রাম জেলা]]র অন্তর্গত একটি উপজেলা। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী আনোয়ারা উপজেলার জনসংখ্যা ২,৫৯,০২২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,২৬,৭০৯ জন এবং মহিলা ১,৩২,৩১৩ জন। এ উপজেলার ৮৪% মুসলিম, ১৪% হিন্দু এবং ২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে শাহ আমানত সেতু পার হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে আনোয়ারা উপজেলায় যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম নগরীর ১৪নং এবং ১৫নং ঘাট থেকে নৌযোগেও আনোয়ারা উপজেলায় যেতে পারেন। শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ মাজার চট্টগ্রাম শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে বটতলী ইউনিয়নে অবস্থিত বিখ্যাত এ মাজারটিতে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে বাসযোগে সরাসরি বটতলী যাওয়া যায়। এছাড়া সল্প সময়ে ব্যক্তিগত গাড়ি, অটোরিক্সা, টেম্পু ইত্যাদি যানবাহন যোগেও সহজে যাতায়াত করা যায়। পারকি সমুদ্র সৈকত চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে সরাসরি বৈরাগ ইউনিয়নের মহালখান বাজার পর্যন্ত সড়ক পথে বাস চলাচল করে। মহালখান বাজার হতে ব্যক্তিগত গাড়ি, অটোরিক্সা, টেম্পু যোগেও সহজে যাতায়াত করা যায়। বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী একটি সংরক্ষিত এলাকা। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমতি সাপেক্ষে স্থানটি পরিদর্শনের সুযোগ রয়েছে। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে সরাসরি বৈরাগ ইউনিয়নের মহালখান বাজার পর্যন্ত সড়ক পথে বাস চলাচল করে। মহালখান বাজার হতে ব্যক্তিগত গাড়ি, অটোরিক্সা, টেম্পু যোগেও সহজে যাতায়াত করা যায়। কর্ণফুলি ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো অ্যামোনিয়া/ইউরিয়া সার প্রস্তুতের রপ্তানিমুখী কারখানা যা বাংলাদেশ তথা এ অঞ্চলে এ ধরনের একমাত্র প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে আরও ৬টি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অ্যামোনিয়া/ইউরিয়া সার উৎপাদন প্রতিষ্ঠান রয়েছে যা অভ্যন্তরীণ বাজারের চাহিদা পূরণ করে। কাফকো হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ বহুজাতিক যৌথ উদ্যোগ প্রকল্প। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে সরাসরি বাসযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম ইউরিয়া সার কারখানা (সিইউএফএল বাংলাদেশের বৃহত্তম ইউরিয়া সার কারখানা। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে সরাসরি বাসযোগে যাওয়া যায়। কোরিয়ান ইপিজেড একটি সংরক্ষিত এলাকা। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমতি সাপেক্ষে স্থানটি পরিদর্শন সুযোগ রয়েছে। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে সরাসরি আনোয়ারা অথবা বাঁশখালী বাসযোগে যাওয়া যায়। এছাড়া ব্যক্তিগত গাড়ি, অটোরিক্সা, টেম্পু যোগেও সহজে যাতায়াত করা যায়। এছাড়াও এ উপজেলার অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে: * বিমান বাহিনীর রাডার স্টেশন, বটতলী আনোয়ারা, বটতলী, চাতরী প্রভৃতি এলাকার যে কোন হোটেলে সুলভ মূল্যে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। আনোয়ারা, বটতলী, চাতরী প্রভৃতি এলাকায় অথবা চট্টগ্রাম মহানগরীর যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারেন। নির্দেশক ধরন city নাম কাবুল অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q5838 পূর্ব দিকে, রাজধানী শহর নির্দেশক ধরন city নাম বামিয়ান অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q214495 বুদ্ধদেবের দেহাবশেষ। একসময় বিশ্বের অন্যতম বিস্ময় হিসেবে বিবেচিত এই লম্বা পাথরের খোদাই তালেবানরা ধ্বংস করে দিয়েছিল। নির্দেশক ধরন city নাম গজ‍্নি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q173731 দক্ষিণ-পূর্বে, কাবুল ও কান্দাহারের মধ্যে নির্দেশক ধরন city নাম হেরাত অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q45313 পশ্চিমে, ইরানের প্রবেশদ্বার, একটি শক্তিশালী পারস্য প্রভাব এবং বেশ কয়েকটি আকর্ষণীয় ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে নির্দেশক ধরন city নাম জালালাবাদ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q183303 পূর্বে, কাবুল ও খাইবার পাস এর মধ্যবর্তী স্থানে। নির্দেশক ধরন city নাম কান্দাহার অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q45604 একটি তালেবান প্রভাবিত দক্ষিণ শহর, এই সময়ে ভ্রমণের জন্য নিরাপদ নয় নির্দেশক ধরন city নাম কুন্দুজ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q108155 উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি প্রধান শহর, এবং তাজিকিস্তানের ক্রসিং পয়েন্ট। নির্দেশক ধরন city নাম মাজার-ই-শরিফ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q130469 চিত্তাকর্ষকভাবে টাইলকরা নীল মসজিদের বাড়ি, শহরটি আফগান তুর্কিস্তান অঞ্চলের একটি বাণিজ্যকেন্দ্র এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান নির্দেশক ধরন city নাম বাগরাম অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q814388 একটি প্রধান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সামরিক ঘাঁটি। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= একদা প্রাচীন ব্যাকট্রিয়া অঞ্চলের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শহর এবং রাজধানী। যদিও এর বেশিরভাগই ধ্বংসাবশেষের মধ্যে রয়েছে, আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট সেখানে পা রেখে যাওয়ার পর থেকে অবশিষ্ট স্থাপত্য এবং সাংস্কৃতিক উপাদানগুলি সামান্য পরিবর্তিত রয়েছে। | নাম= ব্যান্দ-ই আমির| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= বামিয়ানের অদূরে একটি দূরবর্তী এবং সুন্দর পরিবেশে ৫টি অত্যাশ্চর্য ফিরোজা হ্রদ। | নাম= খাইবার গিরিপথ| অন্য=খাইবার পাস ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= খাইবার গিরিপথ| উইকিউপাত্ত=Q191333 | বিবরণ=ভারতের প্রবেশদ্বার ও বাণিজ্যের ঐতিহাসিক পথ। | নাম= জামের মিনার| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= জামের মিনার| উইকিউপাত্ত= Q192981 | বিবরণ=ইউনেস্কো কর্তৃক ঘোষিত একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | নাম= পাঞ্জশির উপত্যকা| অন্য= পানশির উপত্যকা| ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= পানশির উপত্যকা| উইকিউপাত্ত=Q974525 | বিবরণ=একটি সুন্দর ট্রেকিং এলাকা, বিখ্যাত অঞ্জুমান পাসের দিকে নিয়ে যায়। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এটি একটি উঁচু পর্বত গিরিপথ এবং সুড়ঙ্গ যা কাবুল কে উত্তরের সাথে সংযুক্ত করে | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=কাবুলের উত্তরে। শামালি, যার অর্থ "বাতাস" বা "উত্তর একটি সবুজ সমভূমি যা মধ্য আফগানিস্তানের জন্য প্রচুর খাবার উৎপাদন করে | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=নুরিস্তান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= ওয়াখান জাতীয় উদ্যান| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= আফগানিস্তানের সবচেয়ে বিচ্ছিন্ন এলাকাগুলোর মধ্যে একটি যেখানে পাহাড় এবং অনন্য সংস্কৃতি রয়েছে, এটি দেশটির দ্বিতীয় জাতীয় উদ্যান। আফগানিস্তান প্রশাসনিকভাবে ৩৪টি প্রদেশ বা ওয়েলায়েত-এ বিভক্ত। প্রতি প্রদেশের নিজস্ব রাজধানী আছে। প্রদেশগুলি আবার জেলায় বিভক্ত। একেকটি জেলা সাধারণত একটি করে শহর ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চল নিয়ে গঠিত। আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল দেশটির পূর্ব-কেন্দ্রীয় অঞ্চলে অবস্থিত। অন্যান্য প্রধান শহরের মধ্যে রয়েছে দক্ষিণের কান্দাহার, পশ্চিমের হেরত এবং উত্তরের মাজরে শরীফ। ছোট শহরগুলির মধ্যে আছে পূর্বের জালালাবাদ, কাবুলের উত্তরে অবস্থিত চারিকার, এবং উত্তরের কন্দোজ ও ফয়েজাবাদ। সোভিয়েত-আফগান যুদ্ধের সময়ে ও ১৯৮৯ সালে যুদ্ধ শেষ হওয়ার ঠিক পরে গ্রামাঞ্চল থেকে বহু মানুষ জনবসতিপূর্ণ শহরগুলোতে এসে নিরাপত্তার জন্য আশ্রয় নেয়। ১৯৮০-এর শেষের দিকে কাবুলের জনসংখ্যা বেড়ে প্রায় ২০ লক্ষ হয়ে যায়। তবে ১৯৯০-এর শুরুর দিকের গৃহযুদ্ধের সময় অনেক লোক বিধ্স্ত কাবুল ছেড়ে পালিয়ে যায়; ফলে ১৯৯৩ সালে এর জনসংখ্যা দাঁড়ায় মাত্র ৭ লক্ষ। তবে ২০০১ সালের পর এর জনসংখ্যা আবার বেড়ে ২০ লক্ষে গিয়ে পৌঁছেছে। বেশির ভাগ শহরে পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, পানি শোধন ব্যবস্থা ও জনপরিবহন ব্যবস্থা নেই। আফগানিস্তানের উত্তর সীমানায় তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান ও তাজিকিস্তান; পূর্বে চীন এবং পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীর; দক্ষিণে পাকিস্তান এবং পশ্চিমে ইরান। দেশটির আয়তন ৬৫২,২২৫ বর্গ কিমি (২৫১,৮২৫ বর্গমাইল)। পূর্ব-পশ্চিমে এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ১,২৪০ কিমি (৭৭০ মাইল উত্তর-দক্ষিণে সর্বোচ্চ ১,০১৫ কিমি (৬৩০ মাইল)। উত্তর-পশ্চিম, পশ্চিম ও দক্ষিণের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলি মূলত মরুভূমি ও পর্বতশ্রেণী। উত্তর-পূর্বে দেশটি ধীরে ধীরে উঁচু হয়ে হিমবাহ-আবৃত পশ্চিম হিমালয়ের হিন্দুকুশ পর্বতের সাথে মিশে গেছে। আমু দরিয়া নদী ও এর উপনদী পাঞ্জ দেশটির উত্তর সীমান্ত নির্ধারণ করেছে। আফগানিস্তানের অধিকাংশ অঞ্চল সুউচ্চ পর্বতময় এলাকা। দেশটির প্রায় অর্ধেক এলাকার উচ্চতা সমুদ্র সমতল থেকে ২,০০০ মিটার বা তার চেয়ে উঁচুতে অবস্থিত। ছোট ছোট হিমবাহ ও বছরব্যাপী তুষারক্ষেত্র প্রায়ই পরিলক্ষিত হয়। উত্তর-পূর্ব সীমান্তে অবস্থিত ৭,৪৮৫ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট নওশাক আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। এটি পাকিস্তানের তিরিচ মির পর্বতশৃঙ্গের একটি নিচু পার্শ্বশাখা। পর্বতটি আফগানিস্তানের উত্তর-পূর্বে হিন্দুকুশ পর্বতমালার অংশ, যেটি আবার পামির মালভূমির দক্ষিণে অবস্থিত। হিন্দুকুশ থেকে অন্যান্য নীচু পর্বতসারি ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়েছে। এদের মধ্যে প্রধান শাখাটি দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রসারিত হয়ে পশ্চিমের ইরান সীমান্ত অবধি চলে গেছে। এই নিচু পর্বতমালাগুলির মধ্যে রয়েছে পারোপামিসুস পর্বতমালা, যা উত্তর আফগানিস্তান অতিক্রম করেছে, এবং সফেদ কোহ পর্বতমালা, যা পাকিস্তানের সাথে পূর্ব সীমান্ত তৈরি করেছে। সফেকদ কোহ-তেই রয়েছে বিখ্যাত খাইবার গিরিপথ, যা আফগানিস্তান ও পাকিস্তানকে সংযুক্তকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কপথ। অপেক্ষাকৃত নিম্নভূমিগুলি দেশের দক্ষিণ ও পশ্চিমে অবস্থিত। এদের মধ্যে রয়েছে উত্তর-পশ্চিম প্রান্তের হেরাত-ফেরা নিম্নভূমি, দক্ষিণ-পশ্চিমের সিস্তান ও হেলমন্দ নদী অববাহিকা, এবং দক্ষিণের রিগেস্তান মরুভূমি। সিস্তান অববাহিকাটি বিশ্বের সবচেয়ে শুষ্ক এলাকার একটি। নদী উপত্যকাগুলি ও আরও কিছু ভূগর্ভস্থ পানিবিশিষ্ট নিম্নভূমি ছাড়া অন্য কোথাও কৃষিকাজ হয় না বললেই চলে। মাত্র ১২ শতাংশ এলাকা পশু চারণযোগ্য। দেশটির মাত্র ১ শতাংশ এলাকা বনাঞ্চল, এবং এগুলি মূলত পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব আফগানিস্তানে অবস্থিত। যুদ্ধ ও জ্বালানি সংকটের কারণে বনভূমি দ্রুত বিলীন হয়ে যাচ্ছে। আফগানিস্তান এত পর্বতময় যে এগুলির মধ্যকার রাস্তাগুলি দেশটির বাণিজ্য ও বহিরাক্রমণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ৩৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে মহামতি আলেকজান্ডার কুশান পাসের ভেতর দিয়ে এসে দেশটি আক্রমণ করেন এবং খাইবার পাস দিয়ে বের হয়ে গিয়ে ভারত আক্রমণ করেন। এই একই পথ ধরে মোঘল সম্রাট বাবর ১৫শ শতকে এসে আফগানিস্তান ও ভারত দুই-ই করায়ত্ত করেন। অন্যদিকে সোভিয়েতরা সালাং পাস ও কেন্দ্রীয় হিন্দুকুশে সুড়ঙ্গ খুঁড়ে ১৯৭৯ সালে আফগানিস্তান দখল করে। প্রাগৈতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান খনন করে দেখা গেছে উত্তর আফগানিস্তানে প্রায় ৫০,০০০ বছর আগে মনুষ্য বসতি ছিল। ধারণা করা হয় আফগানিস্তানের কৃষি খামার সম্প্রদায় বিশ্বের প্রাচীনতমগুলির একটি। ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের পর মধ্য এশিয়া থেকে এই এলাকায় লোক আসতে শুরু করে। এদের অধিকাংশই ছিল আর্য, যারা ইরান ও ভারতেও বসতি স্থাপন করেছিল। তখন এই এলাকার নাম ছিল আরিয়ানা। খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পারস্য সাম্রাজ্য আরিয়ানা দখল করে। ৩৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে মহামতি আলেকজান্ডার পারস্যের সম্রাটকে পরাজিত করে আরিয়ানার পূর্ব সীমান্ত ও তারও পূর্বে চলে যেতে সক্ষম হন। ৩২৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর অনেকগুলি রাজ্য তাঁর এশীয় সাম্রাজ্যের দখল নেয়ার চেষ্টা করে। এদের মধ্যে ছিল সেলুসিদ সাম্রাজ্য, বাকত্রিয়া সাম্রাজ্য ও ভারতীয় মৌর্য সাম্রাজ্য। ১ম খ্রিস্টীয় শতকে মধ্য এশীয় কুশান জাতি আরিয়ানা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়। ৩য় থেকে ৮ম শতক পর্যন্ত বৌদ্ধধর্ম ছিল এখানকার প্রধান ধর্ম। এই পর্বের অনেক বৌদ্ধমন্দিরের ধ্বংসস্তুপ আজও আফগানিস্তানে দেখতে পাওয়া যায়। হুন নামের মধ্য এশীয় এক তুর্কী জাতি ৪র্থ শতকে এসে কুশানদের পতন ঘটায়। আহমেদ শাহ দুররানি, ১৭৪৭ সালে আধুনিক আফগানিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা খ্রিস্টীয় ৭ম শতাব্দীতে আরব সৈন্যরা আফগানিস্তানে নতুন ধর্ম ইসলাম নিয়ে আসে। পশ্চিমের হেরাত ও সিস্তান প্রদেশ আরবদের নিয়ন্ত্রণে আসে, কিন্তু আরব সৈন্য চলে যাওয়া মাত্রই সেখানকার জনগণ তাদের পুরনো ধর্মে ফেরত যায়। ১০ম শতকে বর্তমান উজবেকিস্তানের বুখারা থেকে সামানিদ নামের মুসলিম শাসকবংশ আফগান এলাকায় প্রভাব বিস্তার করা শুরু করেন। এক সামানিদ গজনীতে গজনবী রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেন। গজনীর সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা মাহমুদ ৯৯৮ থেকে ১০৩০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এ এলাকা শাসন করেন এবং তাঁর সময়েই সমগ্র আফগানিস্তানে ইসলাম সুপ্রতিষ্ঠিত হয়। গজনী সাহিত্য ও শিল্পের কেন্দ্রে পরিণত হয়। মাহমুদের মৃত্যুর পর গজনীর প্রভাব হ্রাস পেতে থাকে এবং ১২শ শতকে পশ্চিম-মধ্য আফগানিস্তানের ঘুর শহরে ঘুরিদ রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ঘুরিদরা আবার ১৩শ শতকে মধ্য এশিয়ার খোয়ারিজমি শাহদের কাছে পরাজিত হন। ১২২০ সালে মঙ্গোল সেনাপতি চেঙ্গিস খান এদের সবাইকে পরাজিত করে দেশটির অশেষ ক্ষতিসাধন করেন। ১৪শ শতাব্দীর শেষে মধ্য এশীয় সেনাপতি তৈমুর লং আফগানিস্তান জয় করেন ও ভারতে অগ্রসর হন। তাঁর সন্তান ও পৌত্রেরা তাঁর সাম্রাজ্যের পুরোটা ধরে রাখতে পারেনি, তবে তারা বর্তমান আফগানিস্তানের অধিকাংশ হেরাত থেকে শাসন করতে সক্ষম হয়। ঘুরিদ থেকে তিমুরীয় সাম্রাজ্যের শাসনামলে এখানে ইসলামী স্থাপত্যের বিকাশ ঘটে। এসময় তৈরি বহু মসজিদ ও মিনার আজও হেরাত, গজনী ও মাজার-ই-শরিফে দাঁড়িয়ে আছে। হেরাতে ১৫শ শতকে ক্ষুদ্রাকৃতি চিত্রকর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারার বিকাশ ঘটে। জহিরুদ্দীন মুহম্মদ বাবর ছিলেন মায়ের দিক থেকে চেঙ্গিস খানের বংশধর আর বাবার দিক থেকে তৈমুর লঙের বংশধর। তিনি ১৫০৪ সালে কাবুল দখল করেন এবং তারপর ভারতে গিয়ে মুঘল সাম্রাজ্য স্থাপন করেন। ১৬শ ও ১৭শ শতাব্দীর পুরোটা জুড়ে ভারতে অবস্থিত মুঘল সাম্রাজ্য এবং পারস্যের সাফাউইদ রাজবংশের রাজারা আফগানিস্তানের দখল নিয়ে যুদ্ধ করেন। সাধারণত মুঘলেরা কাবুলের দখল রাখত এবং পারসিকেরা হেরাত দখলে রাখত, আর কান্দাহারের শাসনভার প্রায়ই হাতবদল হত। এসময় পশতুন জাতি তাদের শক্তিবৃদ্ধি করে, তবে স্বাধীনতা লাভে ব্যর্থ হয়। ধর্মই আফগানিস্তানের বিভক্ত জাতিসত্তার দৃঢ়তম বন্ধন। আফগানদের প্রায় ৯৯ শতাংশই মুসলিম। এদের মধ্যে ৮৪ শতাংশ সুন্নি এবং প্রায় ১৫ শতাংশ শিয়া মুসলিম। শহরগুলিতে অল্পসংখ্যক হিন্দু, শিখ, পারসিক ও ইহুদী ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন। ১৯৬০-এর দশক থেকে অনেক আফগান ইহুদী ইসরায়েলে পাড়ি দিয়েছেন। হযরত আলির কবর মাজার-এ-শরিফ অনেক মুসলিমের তীর্থস্থল। আফগান জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হলেন মোল্লা। যেকোন পুরুষ যিনি কুরআন শরীফ মুখস্থ বলতে পারেন, তিনি মোল্লা হওয়ার যোগ্য। মোল্লারা শুক্রবারের প্রার্থনা, বিয়ে ও দাফনকাজ পরিচালনা করেন। মোল্লারা মানুষদের ইসলামের বিধিবিধান শিক্ষা দেন। তারা ইসলামী আইননুসারে সংঘাত নিরসন করেন এবং শারীরিক, সামাজিক ও ব্যক্তিগত সমস্যার সমাধান দেন। প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে স্থানীয় মোল্লা ও স্থানীয় জমিদার (খান) মিলে নির্ধারণ করেন তাদের অণুসারীরা কী করতে পারবে বা পারবে না। কাবুল ও কান্দাহারে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর আছে। ২০০১ সালে মার্কিনী বোমা হামলায় কাবুল বিমানবন্দর ধ্বংস হয়ে যায়। কিন্তু পুনরায় বিমান পরিবহন ব্যবস্থা নির্মাণ প্রকল্পে এটিকে প্রাধান্য দেয়া হয়। বর্তমানে এই বিমানবন্দরটিই বহির্বিশ্বের সাথে আফগানিস্তানের যোগসূত্র। দেশের ভেতরে আরও কিছু ছোট ছোট বিমানবন্দর আছে। আরিয়ানা আফগান এয়ারলাইন্স জাতীয় বিমান পরিবহন সংস্থা। প্রথম বেসরকারী বিমান সংস্থা কাম এয়ার ২০০৩ সালে অভ্যন্তরীণ উড্ডয়ন বা ফ্লাইট চলাচল শুরু করে। আফগানিস্তানে বিমান পরিবহন এয়ারিয়া আফগান এয়ারলাইন্স (এএএ) জাতীয় ক্যারিয়ার, এবং আফগান জেট ইন্টারন্যাশনাল, ইস্ট হরিজন এয়ারলাইন্স, কাম এয়ার, পানির এয়ারওয়েজ এবং সাফী এয়ারওয়েজের মতো বেসরকারি কোম্পানিগুলির দ্বারা সরবরাহ করা হয়। বহির্বিশ্বের কয়েকটি দেশের বিমান পরিবহন সংস্থাও দেশটিতে সেবা প্রদান করে। এর মধ্যে রয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া, এমিরেটস, গালফ এয়ার, ইরান আসেমান এয়ারলাইন্স, পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স এবং তুর্কি এয়ারলাইন্স দেশের চারটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর: হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (পূর্বে কাবুল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কান্দাহার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, হেরাত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং মাযার-ই-শরীফ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। কাবুল এবং অন্যান্য বড় বড় শহরগুলির সাথে উড়ানের সাথে প্রায় এক ডজন গার্হস্থ্য বিমানবন্দর রয়েছে। রুক্ষ ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য এবং যথাযথ পরিবহন কাঠামোর অভাবে আফগানিস্তানের অভ্যন্তরে ভ্রমণ অত্যন্ত দুরূহ। দেশের প্রায় ২৪ শতাংশ রাস্তা কাঁচা। দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন মহাসড়কটি বৃত্তাকারে প্রধান প্রধান শহরগুলিকে সংযুক্ত করেছে। কাবুল থেকে শুরু হয়ে এই মহাসড়কটি উত্তরে সালাং সুড়ঙ্গের ভিতর দিয়ে গিয়ে তাশকুরঘান যায়, তারপর পশ্চিমে মাজরে শরীফ হয়ে মেইমানেহ ও হেরাতে পৌঁছে; এরপর এটি দক্ষিণ-পূর্বে মোড় নিয়ে কান্দাহার যায় ও তারপর আবার উত্তর-পূর্বে গিয়ে কাবুলে ফেরত আসে। আফগানিস্তানের সড়ক ব্যবস্থা দেশটিকে পাকিস্তানের সাথে সংযুক্ত করেছে। উত্তরে জালালাবাদ ও পাকিস্তানের পেশওয়ার শহর সংযুক্ত, অন্যদিকে দক্ষিণে কান্দাহার ও চামান শহর সংযুক্ত। আরেকটি বড় রাস্তা হেরাত থেকে ইরানে প্রবেশ করেছে। যুদ্ধের কারণে অনেক রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কাবুল ও দেশের উত্তরের সাথে যোগসূত্র স্থাপনকারী সালাং সুড়ঙ্গ ১০ বছর বন্ধ থাকার পর ২০০২-এর শুরুতে আবার খুলে দেয়া হয়। আফগানিস্তানে বাসে ভ্রমণ করা জঙ্গি কার্যকলাপের কারণে বিপজ্জনক। বাসগুলি সাধারণত পুরনো আদলের মার্সেডিজ-বেঞ্জ জাতীয় এবংএগুলি বেসরকারি কোম্পানিগুলির মালিকানাধীন। কাবুল-কান্দাহার এবং কাবুল-জালালাবাদ মহাসড়ক গুরুত্বপূর্ণ। সড়ক দুর্ঘটনা আফগান সড়ক ও মহাসড়কগুলিতে সাধারণ ঘটনা। নৌপরিবহন মূলত আমু দরিয়া নদীতেই সীমাবদ্ধ। আমু দরিয়ার ওপর কেলেফ্‌ত, খয়রাবাদ ও শির খান নদীবন্দরগুলি অবস্থিত। চলে গেছে। এর বেশির ভাগ অংশই ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত। মহাদেশটির উত্তরে ভূমধ্যসাগর, উত্তর-পূর্বে সুয়েজ খাল ও লোহিত সাগর, পূর্বে ভারত মহাসাগর, এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর। উত্তর-পূর্ব কোনায় আফ্রিকা সিনাই উপদ্বীপের মাধ্যমে এশিয়া মহাদেশের সাথে সংযুক্ত। আফ্রিকা একটি বিচিত্র মহাদেশ। এখানে রয়েছে নিবিড় সবুজ অরণ্য, বিস্তীর্ণ তৃণভূমি, জনমানবহীন মরুভূমি, সুউচ্চ পর্বত এবং খরস্রোতা নদী। এখানে বহু বিচিত্র জাতির লোকের বাস, যারা শত শত ভাষায় কথা বলে। আফ্রিকার গ্রামাঞ্চলে জীবন শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে একই রয়ে গেছে, অন্যদিকে অনেক শহরে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। আফ্রিকাতে ৫৪টি রাষ্ট্র আছে। এদের মধ্যে ৪৭টি আফ্রিকার মূল ভূখণ্ডে এবং ৬টি আশেপাশের দ্বীপগুলিতে অবস্থিত। সাহারা মরুভূমি]]র মাধ্যমে মহাদেশটিকে দুইটি অংশে ভাগ করা হয়। সাহারা বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি; এটি আফ্রিকা মহাদেশের উত্তর অংশের প্রায় পুরোটা জুড়ে বিস্তৃত। সাহারার উত্তরে অবস্থিত অঞ্চলকে উত্তর আফ্রিকা বলা হয়। সাহারার দক্ষিণে অবস্থিত আফ্রিকাকে সাহারা-নিম্ন আফ্রিকা বলা হয়। সাহারা-নিম্ন আফ্রিকাকে অনেক সময় কৃষ্ণ আফ্রিকাও বলা হয়। | region1items আলজেরিয়া মিশর লিবিয়া মরক্কো এবং তিউনিসিয়া]] | region1description= ভূমধ্যসাগরের দক্ষিণ তীর এবং উত্তরপশ্চিম আটলান্টিক উপকূল। | region2items চাদ মালি মৌরিতানিয়া নাইজার সুদান]] | region3items বেনিন বুর্কিনা ফাসো ক্যামেরুন চাদ আইভরি কোস্ট ঘানা গিনি গিনি-বিসাউ লাইবেরিয়া মালি মৌরিতানিয়া নাইজার নাইজেরিয়া সেনেগাল সিয়েরা লিওন গাম্বিয়া এবং টোগো]] | region3description=উষ্ণমণ্ডলীয় আটলান্টিক উপকূলের দেশসমূহ। | region4items অ্যাঙ্গোলা মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র বিষুবীয় গিনি গাবন কঙ্গো প্রজাতন্ত্র গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র এবং জাম্বিয়া]] | region4description= আফ্রিকার হৃদয়, পূর্বাঞ্চল উচ্চত পর্বতমালা ঘেরা, পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম জঙ্গল কংগো রেইনফরেস্ট এই অঞ্চলে অবস্থিত। | region5items বুরুন্ডি জিবুতি ইরিত্রিয়া ইথিওপিয়া কেনিয়া মালাউই মোজাম্বিক রুয়ান্ডা সুদান সোমালিয়া তানজানিয়া এবং উগান্ডা]] | region5description= এই অঞ্চলের দেশসমূহ লোহিত সাগর এবং ভারত মহাসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত। কয়েকটি দেশ ভূমি দ্বারা ঘেরা। | region6name পূর্ব আফ্রিকার দ্বীপরাষ্ট্র]] | region6items কোমোরোস মাদাগাস্কার মরিশাস এবং সেশেল]] | region7items বতসোয়ানা লেসোথো নামিবিয়া দক্ষিণ আফ্রিকা সোয়াজিল্যান্ড এবং জিম্বাবুয়ে]] | region7description=আফ্রিকার দক্ষিণ মাথার কাছাকাছি দেশসমূহ। আক্সুম — ইথিওপিয়ার প্রাচীন রাজধানী যেখানে বিভিন্ন বিখ্যাত রাজপ্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। দগন গ্রাম — দক্ষিণ মধ্য মালির গ্রাম এলাকা যা স্বতন্ত্র সংস্কৃতির জন্য পরিচিত। ক্রগার জাতীয় উদ্যান — আফ্রিকার সুপরিচিত জাতীয় উদ্যান। লেপ্টিস ম্যাগনা — রোমান সাম্রাজ্যের ধ্বংসাবশেষ মাউন্ট কিলিমাঞ্জারো — আফ্রিকা মহাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত এবং তাঞ্জানিয়ার অন্যতম পর্যটন স্থল। সেরেংগেতি জাতীয় উদ্যান — কেনিয়ার সীমান্তে তানজানিয়ার সুপরিচিত জাতীয় উদ্যান। রাজাদের উপত্যকা — কয়েক ডজন প্রাচীন মিশরীয় ফারাওয়ের কবর এবং রাজা তুতের সমাধি। ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত — জিম্বাবুয়ে এবং জাম্বিয়ার মধ্যে অবস্থিত পৃথিবীর সেরা জলপ্রপাত। আগ্নেয়গিরি জাতীয় উদ্যান — এখানে পাহাড়ি গরিলা দেখা যায়। আফ্রিকা মানবজাতির আতুড়ঘর। বিজ্ঞানীরা মনে করেন আজ থেকে ৮০ থেকে ৫০ লক্ষ বছর আগে এখানেই আদি মানবেরা এপ-জাতীয় প্রাণী থেকে বিবর্তিত হয়। আজ থেকে ১ লক্ষ ৩০ হাজার থেকে ৯০ হাজার বছর আগে আধুনিক মানুষের উৎপত্তি ঘটে এবং এরা আফ্রিকা থেকে পৃথিবীর অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় ৫ হাজার বছর আগে উত্তর-পূর্ব আফ্রিকায় বিশ্বের প্রথম মহান সভ্যতাগুলির একটি, মিশরীয় সভ্যতা, জন্মলাভ করে। এরপর আফ্রিকাতে আরও বহু সংস্কৃতি ও রাজ্যের প্রতিষ্ঠা ও পতন হয়েছে। ৫০০ বছর আগেও সারা আফ্রিকা মহাদেশ জুড়ে সমৃদ্ধ নগর, বাজার, এবং শিক্ষাকেন্দ্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল। আফ্রিকায় ৩৯০০ এর বেশি ভাষা আছে। এর মধ্যে আরবী, রুস এবং ইংরাজি অন্যতম। আফ্রিকায় ৫০০ টির বেশি ধর্ম আছে। এর মধ্যে ইসলাম ধর্মের অনুসারী বেশী। যারা মোট জনসংখ্যার ৪৭%।আরও আছে আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী ধর্ম।যারা জনসংখ্যার ৬%।এ ছাড়া খ্রিষ্টানরা জনসংখ্যার ৩৯%। আফ্রিকায় অঞ্চলভেদে খাবারের ধরন আলাদা। উত্তরাঞ্চলের খাবারে আরব রন্ধনশৈলীর প্রভাব এবং দক্ষিণ আফ্রিকা ও নামিবিয়ায় ইউরোপীয় রন্ধনশৈলীর প্রভাব দেখতে পাওয়া যায়। উপনিবেশিক শাসনের অনেক পূর্বে স্থানীয় খাবারের উদ্ভব হয়েছে। আফ্রিকার প্রতিটি শহরে এমনকি প্রতিটি দেশে পাঁচ তারকা হোটেল পাওয়া নাও যেতে পারে। ব্যবসাপ্রধান জেলা এবং রিসোর্ট শহরসমূহে উচ্চমানের হোটেল এবং আবাসন ব্যবস্থা আছে। জাতীয় উদ্যানসমূহে ক্যাম্পিং এর অভিজ্ঞতা উত্তেজনাকর তবে বিপজ্জনক প্রাণী এবং অপরাধ ও অপরাধী সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। আলচি বৌদ্ধবিহার বা আলচি ছোস-'খোর (ওয়াইলি: chos-'khor, বৌদ্ধবিহার সমষ্টি) ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের লাদাখ অঞ্চলের লেহ জেলার আলচি গ্রামে অবস্থিত একটি প্রাচীন বৌদ্ধবিহার। এই বৌদ্ধবিহার সমষ্টি ছয়টি মন্দির এবং তিনটি চিত্রায়িত স্তূপ বা কা-কা-নি ম্ছোদ-র্তেন (ওয়াইলি: ka-ka-ni mchod-rten) নিয়ে গঠিত। লাদাখ অঞ্চলে বৌদ্ধবিহারগুলির মধ্যে একমাত্র আলচি বৌদ্ধবিহারকে বিস্তারিত ভাবে অধ্যয়ন করা হয়েছে। আলচি বৌদ্ধবিহার সমষ্টির ছয়টি মন্দিরের মধ্যে 'দু-খাং (ওয়াইলি Du-khang গ্সুম-ব্র্তসেগ্স (ওয়াইলি: gSum-brtsegs) এবং 'জাম-দ্পাল ল্হা-খাং (ওয়াইলি Jam dpal lHa khang) উল্লেখযোগ্য। এই সমষ্টিতে লো-ৎসা-বা ল্হা-খাং (ওয়াইলি: Lo tsa ba lHa khang) এবং ল্হা-খাং সো-মা (ওয়াইলি: lHa khang So ma) নামক আরও দুইটি মন্দির বর্তমান। এছাড়াও তিনটি চিত্রায়িত স্তূপ বা কা-কা-নি ম্ছোদ-র্তেনও এই সমষ্টির অন্তর্গত। প্রধান সড়ক থেকে আলচির দূরত্ব ৪ কি.মি.। লেহ থেকে কারগিলে যাওয়া বাসগুলো মূল সড়কের নিকটে অবস্থিত ব্রীজে থামে যেখান থেকে আলচির রোড শুরু হয়, তাই এখানে থেকে ৪ কি.মি. পথ হেটেঁই যেতে হয়। ফিরার সময়, কারগিলে ফিরার বাসটি ব্রীজে সকাল ৭টায় থামে। ব্রীজ থেকে আলচিতে হেটেঁ পৌঁছাতে প্রায় ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট সময় লাগতে পারে। বিহারের দেখার মতো স্থানগুলো খুবই নিকটে অবস্থিত। তাই পায়ে হেঁটেই সব নিদর্শনগুলো দেখা যাবে। গুয়াহাটি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সবচেয়ে বড় শহর৷ গুয়াহাটি মহানগরের মধ্যে কামাখ্যা মন্দির, অসম রাজ্যিক সংগ্রহালয়, গুয়াহাটি চিড়িয়াখানা, শংকরদেব কলাক্ষেত্র, উমানন্দ ইত্যাদি বিভিন্ন পর্যটন স্থান আছে৷ এছাড়াও, গুয়াহাটি শহর থেকে কিছু নিকটে অবস্থিত বাইহাটা চারিআলির মদন কামদের দেবালয় ও দক্ষিণ কামরূপ চানডুবি বিল আকর্ষণীয় পর্যটনস্থল। দৌল গোবিন্দ মন্দির উত্তর গুয়াহাটি]] আসাম এবং এর আশপাশের এলাকগুলোতে প্রস্তর যুগ থেকেই মানুষের বসবাসের প্রমাণ পাওয়া যায়। সতেরোশো থেকে আঠারোশো শতকের মধ্যে লেখা কালিকাপুরাণ অণুসারে আসামের প্রাচীনতম শাসক ছিলেন মহীরঙ্গ। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই আসামসহ পুরো উত্তর-পূর্ব ভারতে অর্থনৈতিক সমস্যা প্রকট হতে শুরু করে। যার ফলে ওই অঞ্চলে সার্বভৌমত্ব দাবী করে বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাকামী শক্তি সক্রিয় হয়ে ওঠে। বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকেই আসামে অধুনা বাংলাদেশ (তখনকার পূর্ব পাকিস্তান) থেকে শরণার্থীরা আসতে শুরু করে। ১৯৬১ সালে মুখ্যমন্ত্রী বিমলাপ্রসাদ চালিহার নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস পরিচালিত আসাম সরকার বিধানসভায় একটি বিল পাশ করে, যার মাধ্যমে পুরো রাজ্যে একমাত্র সরকারি ভাষা হিসাবে অসমীয়াকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে দক্ষিণ আসামের কাছাড় জেলার বাঙালিরা ভাষা আন্দোলন শুরু করেন। ১৯৬১ সালের ১৯ মে তারিখে এই ভাষা আন্দোলন চলাকালীন আধা-সামরিক বাহিনীর গুলিতে এগারোজন আন্দোলনকারীর মৃত্যু হয়। এর পরে চাপের মুখে ভাষা বিলটি প্রত্যাহৃত হয়। বিংশ শতাব্দীর সত্তরের দশকের পর থেকে আসামে বিভিন্ন সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী যথা, আলফা এবং ন্যাশনাল ডেমক্রেটিক ফ্রন্ট অব বড়োল্যান্ড ইত্যাদি জন্ম নেয়। অসমীয়া ভাষা প্রায় দেড় কোটি মানুষের মাতৃভাষা। এদের অধিকাংশই ভারতের অসম রাজ্যে বাস করেন। এছাড়াও ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও অরুণাচল প্রদেশ এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র ভুটান এবং বাংলাদেশেও অসমীয়া প্রচলিত। পূর্ব ভারতীয় মাগধী প্রাকৃত থেকে অসমীয়া ভাষার উৎপত্তি হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। ১৮২৬ সালে অসম ব্রিটিশ শাসনের অধীনে আসে এবং ১৮৩৬ সালে বাংলা ভাষাকে অসমের রাষ্ট্রভাষা করা হয়। এর প্রায় ৩৬ বছর পরে ১৮৭২ সালে অসমীয়া ভাষা রাজ্যটির সরকারি ভাষা হিসেবে ফিরে আসে। বর্তমানে অসমীয়া ভারতের অসম রাজ্যের সরকারি ভাষা এবং রাজ্যের সমস্ত কর্মকাণ্ডে এটি ব্যবহৃত হয়। আহসান মঞ্জিল ছিল ঢাকার নবাবদের প্রাসাদ। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গণি। তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। এটি বাংলাদেশের পুরনো ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এই প্রাসাদের ছাদের উপর সুন্দর একটি গম্বুজ আছে। এক সময় এই গম্বুজের চূড়াটি ছিল ঢাকা শহরের সর্বোচ্চ। মূল ভবনের বাইরে ত্রি-তোরণবিশিষ্ট প্রবেশদ্বারও দেখতে সুন্দর। একইভাবে উপরে ওঠার সিঁড়িগুলোও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে দু’টি মনোরম খিলান আছে যা সবচেয়ে সুন্দর। আহসান মঞ্জিলের অভ্যন্তরে দু’টি অংশ আছে। বৈঠকখানা ও পাঠাগার আছে পূর্ব অংশে। পশ্চিম অংশে আছে নাচঘর ও অন্যান্য আবাসিক কক্ষ। নিচতলার দরবারগৃহ ও ভোজন কক্ষ রয়েছে। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে আকাশপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে আহসান মঞ্জিলে ভ্রমণ করা যাবে। বাস বা ট্রেনে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। নৌপথে ঢাকাতে আসার পর পায়ে হেটে যাওয়া যায় ঢাকায় প্রচুর উন্নতমানের আবাসিক হোটেল, মোটেল ও বাংলো আছে। এর পাশেই অনেক ভালো মানের রেস্তোরা আছে। এখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। ঐতিহাসিক এবং ভাষাগত শিকড়ের দিক থেকে ইংল্যান্ডকে তিনটি বিভাগে ভাগ করা যায়। এই বিভাগগুলোকে আরও বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা যায়, যা কাউন্টিসমূহের সমন্বয়ে গঠিত (যাদের অধিকাংশের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে, তবে প্রশাসনিক কারণে অনেক ক্ষেত্রে সংশোধিত হয়েছে)। ! নাম জনসংখ্যা আয়তন (বর্গ কিমি বৃহত্তম শহর নর্থ ইস্ট ২,৫৯৬,৮৮৬ ৮,৫৯২ নিউক্যাসল আপন টাইন]] নর্থ ওয়েস্ট ৭,০৫২,১৭৭ ১৪,১৬৫ ম্যানচেস্টার]] ইয়র্কশায়ার এন্ড দি হাম্বার ৫,২৮৩,৭৩৩ ১৫,৪২০ লীডস]] ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস ৫,৬০১,৮৪৭ ১৩,০০০ বার্মিংহাম]] ইস্ট মিডল্যান্ডস ৪,৫৩৩,২২২ ১৫,৬২৭ লেইসেস্টার]] ইস্ট অফ ইংল্যান্ড ৫,৮৪৬,৯৬৫ ১৯,১২০ নরউইচ]] সাউথ ওয়েস্ট ৫,২৮৮,৯৩৫ ২৩,৮২৯ ব্রিস্টল]] সাউথ ইস্ট ৮,৬৩৪,৭৫০ ১৯,০৯৫ সাউথাম্পটন]] ইংল্যান্ডের অনেক বড় বড় শহর আছে। নিচে নয়টি সবচেয়ে জনপ্রিয় শহরের নাম তালিকাভুক্ত করা হল: ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকা (বাংলাদেশ ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকা (বাংলাদেশ মূলত একটি বিলুপ্ত শহর। বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থিত বাগেরহাট জেলার অন্তর্ভুক্ত বাগেরহাট শহরের একটি অংশ ছিল এই শহরটি। বাগেরহাট খুলনা থেকে ১৫ মাইল দক্ষিণ পূর্ব দিকে এবং ঢাকা থেকে ২০০ মাইল দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থিত। এই শহরের অপর নাম ছিলো খলিফতাবাদ এবং এটি শাহী বাংলার পুদিনার শহর নামেও পরিচিত ছিল। ১৫শ শতকে তুর্কি সেনাপতি খান-ই-জাহান এই শহরটি গড়ে তোলেন। বিশ্বের হারিয়ে যাওয়া ১৫টি শহরের একটি তালিকা তৈরী করেছিলো ফোর্বস, আর ৫০টির বেশি ইসলামিক স্থাপত্যের সমন্বয়ে তৈরী এই শহরটি এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ১৯৮৩ সালে এই শহরটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে তালিকাভুক্ত করা হয় "স্থাপত্য কর্মের একটি অসাধারণ নিদর্শন হিসেবে যা মানব ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ বর্ণনা করে।"। ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলোর মধ্যে ষাট গম্বুজ মসজিদ অত্যতম পরিচিত। এগুলো ছাড়াও এই শহরের অন্যান্য আরও বেশ কিছু স্থাপনা মূল শহরের অংশ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে, এগুলোর মধ্যে রয়েছে খান জাহানের সমাধী, সিংগরা মসজিদ, নয় গম্বুজ মসজিদ, সিংগরা মসজিদ ইত্যাদি বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা যেতে পারে। আয়তনে এর সাথে ভারতের নালন্দা মহাবিহারের তুলনা হতে পারে। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্ম শিক্ষাদান কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই শুধু নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি প্রদান করে। ইটাখোলা মুড়া বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার ময়নামতী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক সৌধস্থল। এই প্রত্নস্থান পাহাড়ের গায়ের তিনটি স্তরে বিদ্যমান। প্রাচীনকাল থেকেই এই স্থানটি ইট পোড়ানোর খনি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এজন্যই এর এরকম নামকরণ করা হয়েছে। ইটাখোলা মুড়ায় বেশ কয়েকবার খননকাজ চালিয়ে বড় বড় কিছু বৌদ্ধস্তূপ ও এসব স্তূপ থেকে ৪২ মিটার উত্তরে সংলগ্ন একটি বৌদ্ধ মঠের সন্ধানও পাওয়া গেছে। ধারণা করা হয়, এই প্রত্নস্থানটিকে পাঁচটি সাংস্কৃতিক যুগ অতিক্রম করতে হয়েছে। পূর্ববর্তী তিন সাংস্কৃতিক কালপর্যায়ের নির্দশনগুলো পরবর্তীকালের ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে। এজন্য সব নিদর্শনগুলো উদ্ধার করা সহজ হচ্ছেনা। কুমিল্লা-কালিরবাজার সড়কের দক্ষিণ পার্শ্বের কোটবাড়ী এলাকায় ভূমি থেকে প্রায় ৪০ ফুট উঁচুতে এটি অবস্থিত। ইটাখোলা মুড়া রূপবান মুড়ার উল্টোদিকে অবস্থিত। কুমিল্লা শহর থেকে বাস, ট্যাক্সি অটোরিকশা, মাইক্রো কিংবা রিকশা দিয়ে যাওয়া যায় এই রূপবান মুড়াতে। কুমিল্লা শহরে অনেকগুলো ভাল মানের হোটেল আছে। সেখানে থাকতে পারেন। বার্ড (বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী) খুব কাছে। বার্ডে যোগাযোগ করলে সেখানে থাকার অনুমতি পাওয়া যেতে পারে। ইনানী সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগরের একটি উপকূলভূমি যা বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে একটি পর্যটন কেন্দ্রে রূপান্তরিত হয়েছে। কক্সবাজার জেলার পর্যটন সেক্টরে উদীয়মান বাঘ হচ্ছে ইনানী। বাংলাদেশের কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত ইনানী প্রবাল গঠিত সমুদ্র সৈকত। হিমছড়ি ছাড়িয়ে এ সমুদ্র সৈকতটির নাম ইনানী। পশ্চিমে সমুদ্র আর পূর্বে পাহাড়ের এক অপূর্ব সংমিশ্রণে গঠিত জায়গাটি বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ কেন্দ্ররূপে পরিগণিত হয়ে আসছে। মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে কক্সবাজার থেকে ইনানী যেতে হয়। এখানে black gold বা কালো সোনা পাওয়া যায়। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত দীর্ঘ একশো বিশ কিলোমিটার সমুদ্র সৈকতের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইনানী সৈকত। এখানে রয়েছে বিস্তীর্ণ প্রবাল পাথর। সেন্টমার্টিন সমুদ্র সৈকতের সাথে এর অনেকাংশেই মিল খুঁজে পাওয়া যায়। চমৎকার, ছিমছাম ও নিরিবিলি এলাকা হিসেবে এর সুনাম রয়েছে। রাস্তাটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে তৈরি। পথে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প রয়েছে। ইনানী সমুদ্র সৈকত যেমন সুন্দর আর আকর্ষণীয়, ঠিক তেমনি রোমাঞ্চকর কক্সবাজার হতে এর যাত্রা পথটি। একদিকে মেরিন ড্রাইভিং আরেকদিকে সাগর আর পাহাড়, ঝর্ণার নৈসর্গিক দৃশ্য। মোটেই একঘেঁয়েমি লাগবে না। পথিমধ্যে চলচ্চিত্রের দৃশ্যধারণের বিষয়টি ভ্রমণের আনন্দকে দ্বিগুণ করে দিতে পারে। হৈ-হুল্লুরে জীবনকে পছন্দকারীরা খোলা ছাদের জিপ ব্যবহার করতে পারেন। দুপাশে সাগর পাড়ের গাছপালা রয়েছে। বেশ উঁচু সেঁতু পার হয়ে হিমছড়ির রাস্তা শুরু হবে। রাস্তার একপাশে উঁচু পাহাড়, আরেক পাশে সাগর। নানারকম পাখির কলতান শুনতে পাওয়া যায়। প্রবালের উপর দাঁড়িয়ে সাগরের দৃশ্য দেখার মজাই আলাদা। সাগরের ঢেউগুলো প্রবালের গায়ে আঘাত লেগে পায়ের কাছে আছড়ে পরে। স্বচ্ছ জলের তলায় দেখা যায় বালুর স্তর। অনেকসময় হরেক রকম মাছের ছোটাছুটি দেখা যায়। বিস্তীর্ণ বালুকাবেলায় ছুটে বেড়ায় হাজারো লাল কাঁকড়ার দল। পাহাড়ে নানারকম ঝোপঝাড়ের সাথে সাথে সমুদ্র সৈকত পাড়ে দেখা যায় সুদূর ঝাউগাছে সারি। মাঝে মাঝে নারিকেল গাছের এক পায়ে দাঁড়িয়ে থাকার দৃশ্য যা সৌন্দর্য্যের ভিন্নমাত্রা প্রকাশ করে। জায়গায় জায়গায় দেখা যায় পাহাড়ী ছোট ছোট ঝর্ণা। শুকনো মৌসুমে সবগুলোতে পানি দেখা যায় না। পথে গাড়ি থামিয়ে ঝর্ণার পারে ঘুরে আসতে পারেন। রাস্তার অপর পার্শ্বে সাগর। মাঝে মাঝে জেলে নৌকা বালুর উপর সারি করে রাখার দৃশ্য দেখা যায়। ইনানী সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের প্রধান সমুদ্র সৈকত থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। সাগর পাড়ে বালুর উপর বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে শত শত বছরের পুরাতন পাথর। সাগরের ঢেউ আছড়ে পড়ে পাথরের উপর। কাছে থাকলে সমুদ্রস্নানের অর্ধেক কার্য সম্পন্ন হয়ে যায়। জোয়ার-ভাটার হিসেব কষে ইনানী সমুদ্র সৈকতে যাওয়া উচিত। কেননা, জোয়ারের সময় সৈকতের প্রবাল পাথর দেখা সম্ভব নয়। ফলে ভাটার সময় যাওয়া উচিত। খুব সকালবেলা যাওয়া ভালো। এতে সুযোগ হাতছাড়া হবার সম্ভাবনা কম ও দুপুরের মধ্যে ফিরে আসা সম্ভবপর। কক্সবাজার কলাতলী সৈকত লোকাল জিপে গেলে যাওয়া-আসার ভাড়া ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। রিজার্ভ জিপে ১৮০০ থেকে ২৫০০ টাকা। একটি জিপে ১০-১৫জন বসা সম্ভব। এছাড়া সিএনজি চালিত আটো রিক্সাও পাওয়া যায়, রিজার্ভ নিলে ভাড়া পড়বে ৫০০ টাকার মত। ইরাক উনিশ গভর্নরেট (বা প্রদেশ) দ্বারা গঠিত হয়। ইরাকী কুর্দিস্তান (ইরাকী, দোহুক, সুলাইমানিয়া এবং হালাবজা) ইরাকের একমাত্র আইনানুযায়ী নির্ধারিত অঞ্চল, যার নিজস্ব সরকার এবং আধা সরকারি বাহিনী রয়েছে। * আল আনবার প্রদেশ(সবথেকে বৃহত্তম প্রদেশ) * বাগদাদ প্রদেশ(সবথেকে জনবহুল প্রদেশ) ইরাক মূলত মরুময় দেশ, কিন্তু দজলা ও ফোরাতের মধ্যবর্তী অববাহিকার ভূমি উর্বর। নদীগুলি প্রতিবছর প্রায় ৬ কোটি ঘনমিটার পলি বদ্বীপে বয়ে নিয়ে আসে। দেশটির উত্তরাঞ্চল পর্বতময়। সর্বোচ্চ পর্বতের নাম চিকাহ দার, যার উচ্চতা ৩,৬১১ মিটার। পারস্য উপসাগরে ইরাকের ক্ষুদ্র একটি তটরেখা আছে। সমুদ্র উপকূলের কাছের অঞ্চলগুলি জলাভূমি ছিল, তবে ১৯৯০-এর দশকে এগুলির পানি নিষ্কাশন করা হয়। ইরাকের জলবায়ু মূলত ঊষর। শীতকাল শুষ্ক ও ঠাণ্ডা; গ্রীষ্মকাল শুষ্ক, গরম, ও মেঘহীন। উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলে শীতকালে ভারী বরফ পড়ে এবং এতে মাঝে মাঝে বন্যার সৃষ্টি হয়। ইরাক বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতা মেসোপটেমিয়ার জন্য সারা বিশ্বের বুকে গৌরবে মহীয়ান। টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস (দজলা ও ফোরাত) নদীদ্বয়কে কেন্দ্র করে খ্রিস্টপূর্ব ৬০০০ বছর আগে গড়ে ওঠে এ সভ্যতা। বর্তমান আরব বিশ্বের ইরান, কুয়েত, তুরস্ক, সিরিয়া, জর্ডান, কুয়েত প্রভৃতি দেশের অংশবিশেষ এর অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রাক্তন সুমেরীয়, অ্যাসেরীয়, ব্যাবিলনীয় ও ক্যালডীয় সভ্যতা বৃহত্তর মেসোপটেমীয় সভ্যতারই বিভিন্ন পর্যায়। তবে বিশ্বব্যাপী মেসোপটেমীয় সভ্যতার কারণে ইরাকের মহিমা বর্তমান বিশ্বব্যবস্থায় অনেকটাই ম্রিয়মাণ। কারণ একদিকে রয়েছে ইরাকের বর্তমান দুর্বল অর্থনৈতিক কাঠামো, অন্যদিকে আল কায়েদা, আইএসসহ নানা জঙ্গিবাদী ও পরাশক্তি সমর্থনপুষ্ট নানা সরকার বিদ্রোহী গেরিলাগোষ্ঠীর অভ্যুদ্যয়। নব্বইয়ের দশক থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈরিতার মাধ্যমেই মূলত দেশটির রাজনৈতিক স্থবিরতা শুরু হয়। ১৯৯০ সালে সাদ্দাম হোসেনের নেতৃত্বাধীন ইরাক কুয়েতে আগ্রাসন চালায় এবং কুয়েতকে ইরাকের ১৯তম প্রদেশ ঘোষণা করে। ইরাকের দখলদারি থেকে কুয়েতকে মুক্ত করার লক্ষ্যে মার্কিন নেতৃত্বে বহুজাতিক বাহিনী ইরাকের বিরুদ্ধে ২রা আগস্ট ১৯৯০ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ সাল পর্যন্ত 'অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রম' নামক অপারেশন পরিচালনা করে। এটি প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধ নামেও পরিচিত। এর প্রায় এক দশক পর ইরাকে মারাত্নক বিধ্বংসী পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ রয়েছে এ কারণ দর্শিয়ে ইরাকে সন্ত্রাস বিরোধী যুদ্ধের অংশ হিসেবে অভিযান পরিচালনা করে মার্কিন ও ইংরেজ যৌথ বাহিনী। ইতিহাসে এ ঘটনা দ্বিতীয় উপসাগরীয় যুদ্ধ নামে পরিচির। এছাড়া মার্কিন বাহিনী ইরাকের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি সাদ্দাম হোসেনকে গ্রেপ্তারের উদ্দেশ্যে ২০০৩ সালের ১৩ ডিসেম্বর 'অপারেশন রেড ডন' নামক আরেকটি অপারেশনও পরিচালনা করে। এভাবে গত কয়েক দশকে বিভিন্ন অস্থিরতা ও যুদ্ধের কারণে ইরাকের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্দশা নেমে আসে। সাম্প্রতিকতম সময়ে আইএসআইএল (ইসলামিক স্টেটস ইন ইরাক অ্যান্ড লেভান্তে) নামক সন্ত্রাসী সংগঠন ইরাকের ভূমিতে গঠিত হয় এবং মসুলসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নগরীতে শক্তিশালী ঘাঁটি গড়ে তোলে। এছাড়া দেশটির উত্তর সীমান্তবর্তী কুর্দিস্তান প্রদেশের বিচ্ছিন্নতাবাদ সমস্যাও ইরাকের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে ইরাকের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং দুর্বল সরকার ও রাষ্ট্রব্যবস্থার কারণে বিশ্ব রাজনীতিতে দেশটির গুরুত্ব ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে। আরবি ইরাকের সরকারি ভাষা। ইরাকের তিন-চতুর্থাংশেরও বেশি জনগণের মাতৃভাষা আরবি। ইরাকে প্রচলিত আরবি ভাষার লিখিত রূপটি ধ্রুপদী বা চিরায়ত আরবি ভাষার একটি পরিবর্তিত রূপ। কিন্তু কথা বলার সময় ইরাকের লোকেরা আরবির বিভিন্ন কথ্য উপভাষা ব্যবহার করেন। এদের মধ্যে মেসোপটেমীয় বা ইরাকী আরবিউপভাষাটিতে ১ কোটিরও বেশি লোক কথা বলেন। সেমিটীয় আরবি ভাষার বাইরে ইরাকে বিভিন্ন ইরানীয় ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে কুর্দি ভাষা সবচেয়ে বেশি প্রচলিত। ইরাকের জনগণের প্রায় ২০% কুর্দি ভাষায় কথা বলেন। এছাড়াও ইরাকের বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ে নব্য আরামীয় ভাষা, আলতায়ীয় ভাষা (যেমন- আজারবাইজানি, তুর্কমেন, ইত্যাদি আর্মেনীয় ভাষা, জিপসি ভাষা, ইত্যাদি প্রচলিত। ইরাকিদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকার কিছু সাধারণ উপাদান হচ্ছেঃ * শস্য চাল, বুলঘুর গম এবং বার্লি। * ফল জলপাই, খেজুর, এপ্রিকট, তাল, ডুমুর, আঙুর, তরমুজ, বেদানা, আপেল, চেরি, লেবুজাতীয় ফল যেমন কমলা লেবু, লেবু। * পনির বালাদি, ফেতা এবং হাল্লৌমি। মেজ্জা হচ্ছে হালকা খাবার যা প্রায়শই পানীয়ের সাথে পরিবেশন করা হয়। পানীয়টি ঝাঁঝ স্বাদের হয় যেমন আরক, অঊজু, রাকি অথবা বিভিন্ন মদ যা স্পেনের তাপাসের মত। * বাইজেন্টাইন মাকলি যা ঠান্ডা অবস্থায় পরিবেশন করা হয়। ঝলসানো বা ভাঁজা কাটা রুটির সাথে পরিবেশন করা হয়। গোলমরিচ অথবা রসুন লেবুন ভিনেগার দিয়ে বৈচিত্র্য আনা হয়। * ফাট্টুস- এক ধরণের সালাদ যা বাগানের বিভিন্ন সবজি দিয়ে তৈরী করা হয় এবং ভাজা রুটির সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। * তাব্বুলেহ একধরণের সালাদা যা মেজ্জের অংশ হিসেবে প্রায়শই ব্যবহৃত হয়। * তুরশি সব্জির আচার যা বলকান ও মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশের রন্ধনশৈলীর অংশ। এটা সনাতন হজমীকারক। ভাত জাতীয় খাবারের উপর বিভিন্ন প্রকারের ঝোল পরিবেশন করা ইরাকী রন্ধনশৈলীর প্রধান অংশ। * ফাসৌলিয়া শুকনো সাদা শিম, জলপাই তেল এবং সব্জি দিয়ে তৈরী স্যুপ। * মারগাট বামিয়া বা শুধুই বামিয়া যা ঢেড়স এবং ভেঁড়া বা গোমাংসের টুকরো দিয়ে তৈরি করা * ফেসেঞ্জেন হয়। সনাতনভাবে এটা হাঁস বা মুরগী দিয়ে তৈরী করা হয়। * কেবাব মাংস ঝলসে কেবাব তৈরী করা হয় যা বাংলাদেশে দেশে কাবাব নামে পরিচিত। তবে কাবারের বিভিন্ন প্রকারভেদ আছে। কাবাব তৈরীর সব থেকে পরিচিত উপাদান হচ্ছে গরু, ছাগল বা ভেড়ার মাংস। তবে অনেক স্থানে হাঁস-মুরগী ও মাছের কেবাব প্রস্তুত করা হয়। * কিমা প্রথাগতভাবে দক্ষিণ ইরানে বাৎসরিক আশুরা পালনের সময়ে কিমা প্রস্তুত করা হয়। কিমা হচ্ছে প্রাচীন আক্কাডিয় ভাষার শব্দ যার অর্থ কুচিকুচি করে কাটা। * দোলমা দোলমাতে মাংসের ব্যবহার হতেও পারে নাও পারে। সব্জির ব্যবহার প্রধান। আঙুর পাতা দোলমা অধিক প্রচলিত। * ফালাফেল এর উৎস মিশলে। মধ্যপ্রাচ্যে ফাস্টফুড হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ইরান দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ায় পারস্য উপসাগরের তীরে অবস্থিত একটি রাষ্ট্র। ইরান বিশ্বের সবচেয়ে পর্বতময় দেশগুলির একটি; এখানে হিমালয়ের পরেই এশিয়ার সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ দামভান্দ অবস্থিত। দেশটির জনগণ জাতিগত ও ভাষাগতভাবে বিচিত্র হলেও এরা প্রায় সবাই মুসলিম। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এ অঞ্চলটি ইসলামের শিয়া মতাবলম্বীদের কেন্দ্র। ইরানে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের ভাণ্ডার আছে। পারস্য উপসাগরের অন্যান্য তেলসমৃদ্ধ দেশের মতো ইরানেও তেল রপ্তানি ২০শ শতকের শুরু থেকে দেশটির অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে বর্তমান ইরান ছিল বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সাম্রাজ্য পারস্যের কেন্দ্র। প্রায় ২০০০ বছর ধরে এ অঞ্চলের অধিবাসীরা নিজেদের দেশকে "ইরান ইরন্‌) নামে ডাকত। ইরান নামটি এই এলাকায় বসতি স্থাপনকারী আর্য গোত্রের নাম থেকে নেয়া। কিন্তু গ্রিকরা এই অঞ্চলকে পার্স্‌ (বর্তমান ইরানের ফার্স প্রদেশ) বলে ডাকত, এবং সেখান থেকে ইউরোপীয় ভাষায় এর নাম হয় পার্সিয়া বা পের্সিয়া। ১৯৩৫ সালে ইরানের শাসক দেশটিকে কেবল "ইরান" বলে ডাকার অনুরোধ জানানোর পর থেকে এখন এই নামেই সারা বিশ্বে দেশটি পরিচিত। ১৫০১ সাল থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত রাজতন্ত্রী ইরান হয় শাহ কিংবা রাজারা শাসন করতেন। ১৯৭৯ সালে ইরানী বিপ্লব গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাজতন্ত্রের পতন ঘটায় এবং ইরানে একটি ইসলামী প্রজাতন্ত্র স্থাপন করে। ইরান ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিকভাবে সম্পর্কিত অঞ্চল মধ্যপ্রাচ্যের পূর্বপ্রান্তে অবস্থিত। এর উত্তরে আর্মেনিয়া আজারবাইজান কাস্পিয়ান সাগর ও তুর্কমেনিস্তান; পূর্বে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান দক্ষিণে ওমান উপসাগর, হরমুজ প্রণালী ও পারস্য উপসাগর, এবং পশ্চিমে ইরাক ও তুরষ্ক। তেহরান ইরানের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী; শহরটি ইরানের উত্তর অঞ্চলে অবস্থিত। ইরান ৩০টি প্রদেশে বিভক্ত। ফার্সি ভাষায় এগুলির নাম ওস্তান (استان ostān ওস্তান, বহুবচনে استان‌ها ওস্তান্‌হা)। প্রতিটি প্রদেশ একটি স্থানীয় (সাধারণত বৃহত্তম) শহর থেকে শাসিত হয়, যাকে প্রদেশটির রাজধানী (ফার্সি ভাষায়: مرکز মার্কাজ) বলা হয়। প্রদেশের প্রশাসক হিসেবে থাকেন একজন গভর্নর (ফার্সি ভাষায়: استاندار ওস্তানদার এবং তাঁকে অভ্যন্তরীণ মন্ত্রণালয় নিয়োগদান করে। প্রতিটি প্রদেশ আবার অনেকগুলি অংশে বিভক্ত, যাদেরকে ফার্সি ভাষায় বলে শাহ্‌রেস্তান (شهرستان)। প্রতিটি শাহ্‌রেস্তান আবার অনেকগুলি জেলায় বিভক্ত, যেগুলিকে বাখ্‌শ বলে। بخش)। একেকটি শাহ্‌রেস্তান সাধারণত একাধিক শহর (ফার্সি ভাষায়: شهر শাহ্‌র) এবং অনেক গুচ্ছগ্রাম (ফার্সি ভাষায়: دهستان দেহেস্তান) নিয়ে গঠিত। শাহ্‌রেস্তানের একটি শহরকে সাধারণত সেটির রাজধানী বা কেন্দ্রীয় শহরের মর্যাদা দেয়া হয়। * জগ্রোস পর্বতমালা প্রধান পর্বত সৌদি আরবের পর ইরান মধ্যপ্রাচ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। দেশটির মোট আয়তন ১৬,৪৮,০০০ বর্গকিলোমিটার। দেশটি মোটামুটি ত্রিভুজাকৃতির, যার দীর্ঘতম বাহু প্রায় ২,৫০০ কিমি দীর্ঘ এবং যা উত্তর-পশ্চিমে তুরষ্কের সাথে সীমান্তে শুরু হয়ে দক্ষিণ-পূর্বে পাকিস্তান সীমান্তে এসে শেষ হয়েছে। ত্রিভুজের তৃতীয় শীর্ষটি উত্তর পূর্বে ইরানের সাথে তুর্কমেনিস্তানের সীমানার মাঝামাঝি অবস্থিত। উত্তর-দক্ষিণে ইরানের সর্বোচ্চ বিস্তার ১,৬০০ কিমি, আর পূর্ব-পশ্চিমে ১,৭০০ কিমি। ইরান পৃথিবীর প্রাচীনতম কাল থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত অস্তিত্বশীল বৃহৎ সভ্যতাগুলোর মধ্যে অন্যতম। ইরানের ইতিহাস হাজার হাজার বছরের যার সূচনা হিসেবে বলা যায় ইরানী প্লেট-এ অবস্থিত আজারবাইজানের Mannaean সভ্যতা। এর পর আসে আসে জাবোলের শহর-ই-সোখতা এবং প্রাচীন জিরফ্ট সম্রাজ্য যা এলাম সম্রাজ্যএবং Achaemenid সাম্রাজ্য দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। পরবর্তীকালে আসে পার্সিয়ান এবং সাসানীয় সাম্রাজ্য যার পতনের মাধ্যমেই আধুনিক ইসলামী প্রজাতন্ত্রী ইরানের অভ্যুদয় ঘটে। পৃথিবীর উত্তরাংশ থেকে আর্যদের আগমনের পূর্বেই ইরানী প্লেটে অনেক প্রাচীন এবং প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে অগ্রগামী সভ্যতার অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায় যদিও আর্য জাতির অনেক ইতিহাসই এখনও পর্যন্ত অনেক ঐতিহাসিকের কাছে অজানা রয়ে গেছে। প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণার ফলাফল অনুসারে পারস্যের ইতিহাসের সূচনা ধরা হয়েছে প্যালিওলিথিক যুগের মাঝামাঝি সময়ে অর্থাৎ আজ থেকে প্রায় ১০০,০০০ বছর আগে। ৭ম শতাব্দীরে ইসলামের পারস্য বিজয়-পরবর্তী ইরানের ইতিহাস নিচে দেয়া হল। আরব মুসলিমেরা ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দে পারস্য সাসানীয় সাম্রাজ্যে আক্রমণ শুরু করে। পরবর্তী ৫ বছরের মধ্যে তারা এলবুর্জ পর্বত ও কাস্পিয়ান সাগরের তীরবর্তী সমভূমি ব্যতীত সমগ্র ইরান করায়ত্ত করে। ৬৫১ সালে তারা সাসানিদ সাম্রাজ্যের পূর্ণ পতন ঘটাতে সক্ষম হয়। এর পর প্রায় দুই শতাব্দী ধরে ইরান আরব ইসলামিক সাম্রাজ্যের অধীনে থাকে। এসময় মূল ইরানের বাইরে বর্তমান পশ্চিম আফগানিস্তানের হেরাতেও এই সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটেছিল। ইসলামের খলিফারা প্রথমে মদীনা, ও পরবর্তীকালে সিরিয়ার দামেস্ক ও শেষ পর্যন্ত ইরাকের বাগদাদ থেকে ইরান শাসন করতেন। ৯ম শতাব্দীর শেষে এসে পূর্ব ইরানে স্বাধীন রাজ্যের আবির্ভাব ঘটে এবং ১১শ শতকের মাঝামাঝি সময়ে বাগদাদের আরব খলিফা ইরানের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন।(বাংলা) ইসলামের ইরান বিজয়ের পর ইরানীরা ধীরে ধীরে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়া শুরু করে। এর আগে বেশির ভাগ ইরানী সাসানিদ সাম্রাজ্যের রাষ্ট্রধর্ম জরথুষ্ট্রবাদে বিশ্বাসী ছিল ও কিছু সংখ্যালঘু ইরানী খ্রিস্ট- ও ইহুদী ধর্মাবলম্বী ছিল। ১০ম শতকের মধ্যেই ইরানের অধিকাংশ জনগণ মুসলিমে রূপান্তরিত হয়, এবং এদের আধিকাংশই ছিল সুন্নী মুসলিম, তবে কেউ কেউ শিয়া ইসলামের ভিন্ন ভিন্ন ধারা অনুসরণ করত। এদের মধ্যে ইসমাইলি নামের একটি শিয়া গোত্র এলবুরুজ পর্বত এলাকার রুদাবার অঞ্চলে ১১শ থেকে ১৩শ শতক পর্যন্ত একটি ছোট কিন্তু স্বাধীন রাজ্যে বসবাস করত। ১৬শ শতকের আগে ইরানের বর্তমান জাফরি শিয়া ইসলাম-ভিত্তিক পরিচিতি গঠন করেনি। জাফরি শিয়া ইসলাম ১৬শ শতক থেকে ইরানের রাষ্ট্রধর্ম। শিয়া মুসলিমেরা আরব ও মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য সুন্নী মুসলিমদের সাথে হযরত মুহাম্মদের (সাঃ) উত্তরাধিকারী কে হবেন তা নিয়ে মতভেদ প্রকাশ করেন। ইরানের ১৯৭৯ সালের সংবিধান শিয়া ধর্মগুরুদের সরকারে গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্বমূলক পদে স্থান দেয়। ইরানের প্রায় ৯৩% মুসলিম শিয়া ধর্মাবলম্বী এবং এদের প্রায় সবাই জাফরি শিয়া মতবাদে বিশ্বাসী। জাফরি শিয়ারা মনে করেন মুহাম্মদের ১২ জন উত্তরাধিকারী ইমাম আছেন। ইরানের বাকী জনগণ সুন্নী ধর্মাবলম্বী। অনেক সময় মিশ্র ধর্মের লোক নিয়ে গঠিত শহরে ধর্মীয় উৎসবের সময় ধর্মীয় উত্তেজনা পরিলক্ষিত হয়। সুফিবাদ বা ইসলামী আধ্যাত্ম্যবাদ ইরানীদের মধ্যে জনপ্রিয়। এছাড়াও ইরানে আর্মেনীয় ও আসিরীয় খ্রিস্টান, ইহুদী ও জরথুষ্ট্রবাদীদের ছোট ছোট সম্প্রদায় আছে। ১৯শ শতকে বাহাইবাদের আবির্ভাব ঘটে এবং এর কয়েক হাজার অনুসারী আছে। ইরানে মূলত তিনটি ভাষাপরিবারের ভাষা প্রচলিত: ইরানীয় ভাষাসমূহ, তুর্কীয় ভাষাসমূহ এবং সেমিটীয় ভাষাসমূহ।সবচেয়ে বেশি ভাষাভাষীবিশিষ্ট ও ভৌগোলিকভাবে সবচেয়ে বেশি বিস্তৃত হল ইরানীয় ভাষাপরিবারের সদস্য ভাষাগুলি। এদের মধ্যে ফার্সি ভাষা প্রধানতম ভাষা। ফার্সি ইরানের জাতীয় ভাষা। ইরানের ফার্স প্রদেশে প্রচলিত ভাষা থেকে এর উৎপত্তি এবং এর লিখিত ভাষার ইতিহাস ১০০০ বছরেরও বেশি পুরনো। অন্যান্য ইরানীয় ভাষাগুলির মধ্যে পশ্চিম ইরানে কুর্দী ভাষা, উত্তর-পশ্চিমে তাতি ওতালিশি ভাষা, এলবুর্জ পর্বতমালার উত্তরে মাজান্দারানি ও গিলাকি ভাষা, ও দক্ষিণ-পূর্ব ইরানে বেলুচি ভাষা অন্যতম।ইরানে প্রচলিত তুর্কীয় ভাষাগুলির মধ্যে উত্তর-পশ্চিমের আজারবাইজানি ভাষা এবং উত্তর-পূর্বের তুর্কমেন ভাষা প্রধান। এছাড়া ইরানের দক্ষিণ-পশ্চিমে খুজেস্তান প্রদেশে এবং পারস্য উপসাগরের উপকূল ধরে সেমিটীয় ভাষাপরিবারের আরবি ভাষা প্রচলিত। আধুনিক ফার্সি ইরানের সরকারি ভাষা। ফার্সি একটি প্রাচীন সাহিত্যিক ভাষা। ৭ম শতাব্দীতে আরবদের আক্রমণের আগে এটি পাহলভী লিপিতে লেখা হত। ৯ম ও ১০ম শতাব্দীতে ভাষাটি আরবি লিপি ব্যবহার করতে শুরু করে। ১৯৫০ সাল পর্যন্তও কথ্য ফার্সির অনেকগুলি স্বতন্ত্র উপভাষা ছিল, তবে এর পর সরকারি শিক্ষা ও গণমাধ্যমের প্রসারের ফলে একটি মান্য কথ্য ফার্সির উদ্ভব ঘটেছে। এছাড়া কিছু সংখ্যালঘু ভাষাভাষী আছে যাদের নিজস্ব প্রচার মাধ্যম ও প্রকাশনা আছে। এদের মধ্যে তুর্কী ভাষা আজেরি, কুর্দী, আরবি ও আর্মেনীয় প্রধান। সাধারণত ইরানের প্রধান খাবারের মধ্যে আছে চাল, মাংস (যেমন ভেড়ার, মুরগিবা মাছ সবজির (যেমন পেঁয়াজ এবং বিভিন্ন শাক) সাথে বাদামের মিশ্রণ এবং বাদাম। তাল, ডালিম, কুইন, প্রুনিস, খুরফু, এবং রেসিনসের মতো ফলের সাথে প্রায়শই সবুজ গুল্ম ব্যবহার করা হয়। ইরানীয় বৈশিষ্ট্যপূর্ণ মশলার মধ্যে আছে জাফরান, শুকনো লেবু, দারুচিনি এবং পেসলে যা বিশেষ খাবারের সাথে ব্যবহৃত হয়। ৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে প্রাচীন ইরানিরা একটি বিশেষ মজার খাবার তৈরি করেছিল যা গোলাপের পানি ও সেমাই দিয়ে তৈরি করা হতো। যা গ্রীষ্মকালে রাজপ্রাসাদে পরিবেশন করা হতো। বরফকে জাফরান এবং ফল ও অন্যান্য স্বাদের সঙ্গে মিশ্রিত করা হতো। আজকের দিনে সর্বাধিক জনপ্রিয় ইরানী মিষ্টি জাতীয় খাবার হচ্ছে আধা জমায়িত নুডলস দিয়ে তৈরী ফালুদা যার শিকড় সাবেক রাজধানী শিরাজ শহরে। বাস্তানি ই জামেরানী ফার্সি শব্দের অর্থ জাফরান আইসক্রিম একটি ঐতিহ্যবাহী ইরানী আইসক্রিম যা সাধারণত "ঐতিহ্যবাহী আইসক্রিম" নামে পরিচিত। অন্যান্য প্রকারের ইরানী ডেজার্টগুলি বিভিন্ন ধরনের চাল, গম ও দুগ্ধবৈচিত্র্যে তৈরি হয়। ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের একটি সংসদীয় গণতন্ত্র। ভূমধ্য সাগরের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত এই রাষ্ট্রের রাজধানী জেরুসালেম]]। ইসরায়েলের অর্থনীতি খুবই শক্তিশালী এবং তেল আবিব হচ্ছে দেশটির অর্থনৈতিক কেন্দ্র। ইসরায়েলের পর্যটন মূলত ইহুদী ধর্মের পবিত্র ও ঐতিহাসিক স্থানগুলিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত। দেশটির সর্বত্র ইহুদী ধর্মের ও সভ্যতার স্মৃতিবিজড়িত নানা প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। ইহুদীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় শহর এবং মুসলিম ও খ্রিস্টানদেরও গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান হল জেরুজালেম শহর। জেরুজালেমের ইহুদী মন্দির ও পশ্চিম দেওয়াল বিখ্যাত। এছাড়া আছে যিশুখ্রিস্টের জন্মস্থান বেথেলহেম, বাসস্থান নাজারেথ।এখানে হারাম আল শরীফ তথা আল-আকসা মসজিদ অবস্থিত।ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম মসজিদ যা মুসলিমদের প্রথম কিবলা হিসাবে পরিচিত। ভূমধ্যসাগরের তীর জুড়ে রয়েছে অনেক অবকাশ যাপন কেন্দ্র। আরও আছে লবণাক্ত মৃত সাগর, যার পানিতে ভেসে থাকা যায়। লোহিত সাগরের উপকূল এবং গ্যালিলির সাগরের উপকূলেও অনেক অবকাশ কেন্দ্র আছে। ইসরায়েল পশ্চিম এশিয়াতে ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত। এই ভূমধ্যসাগরীয় উপকূল ধরে সমভূমি অবস্থিত। ইসরায়েলের দক্ষিণে রয়েছে বিশাল নেগেভ মরুভূমি আর উত্তরে আছে বরফাবৃত পর্বতমালা। দক্ষিণে লোহিত সাগরে এক চিলতে প্রবেশপথ আছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে তুরস্কের উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের পর প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিনসহ বেশিরভাগ আরব এলাকা চলে যায় ইংল্যান্ড- ফ্রান্সের ম্যান্ডেটে। ১৯১৭ সালের ২রা নভেম্বর বৃটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্থার জেমস বালফোর ইহুদীবাদীদেরকে লেখা এক পত্রে ফিলিস্তিনী ভূখন্ডে একটি ইহুদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করেন। বেলফোর ঘোষণার মাধমে ফিলিস্তিন এলাকায় ইহুদিদের আলাদা রাষ্ট্রের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয় এবং বিপুলসংখ্যক ইহুদি ইউরোপ থেকে ফিলিস্তিনে এসে বসতি স্থাপন করতে থাকে। ১৯০৫ থেকে ১৯১৯ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনে ইহুদীদের সংখ্যা ছিল মাত্র কয়েক হাজার। কিন্তু ১৯১৪ সাল থেকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত বৃটিশদের সহযোগিতায় ফিলিস্তিনে ইহুদীদের সংখ্যা পনের হাজারে উন্নীত হয়। এরপর প্রকাশ্যে ফিলিস্তিনে ইহুদী অভিবাসীদের ধরে এনে জড়ো করা শুরু হলে ১৯১৯ থেকে ১৯২৩ সাল নাগাদ ফিলিস্তিনে ইহুদীদের সংখ্যা ৩৫ হাজারে পৌঁছে যায়। ১৯৩১ সালে ইহুদীদের এই সংখ্যা প্রায় ৪ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১ লাখ ৮০ হাজারে পৌঁছায়। এভাবে ফিলিস্তিনে ইহুদী অভিবাসীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়তে থাকে এবং ১৯৪৮ সালে সেখানে ইহুদীদের সংখ্যা ৬ লাখে উন্নীত হয়। ১৯১৮ সালে বৃটেনের সহযোগিতায় গুপ্ত ইহুদী বাহিনী "হাগানাহ" গঠিত হয়। এ বাহিনী ইহুদীবাদীদের রাষ্ট্র তৈরির কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রথমে ফিলিস্তিনী জনগণের বিরুদ্ধে ইহুদীবাদীদের সহায়তা করা হাগানাহ বাহিনীর দায়িত্ব হলেও পরবর্তীকালে তারা সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী বাহিনীতে পরিণত হয়। ফিলিস্তিনী জনগণের বাড়িঘর ও ক্ষেতখামার দখল করে তাদেরকে ফিলিস্তিন থেকে বিতাড়িত করা এবং বাজার ও রাস্তাঘাটসহ জনসমাবেশ স্থলে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ফিলিস্তিনীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে তাদের বিতাড়নের কাজ ত্বরান্বিত করা ছিল হাগানাহ বাহিনীর কাজ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনী ভূখন্ডকে দ্বিখন্ডিত করা সংক্রান্ত ১৮১ নম্বর প্রস্তাব গৃহীত হয়। জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে দ্বিখন্ডিত করার প্রস্তাব পাশ করে ৪৫ শতাংশ ফিলিস্তিনীদের এবং বাকি ৫৫ শতাংশ ভূমি ইহুদীবাদীদের হাতে ছেড়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এভাবে ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ইসরায়েল স্বাধীনতা ঘোষণা করে। ড্যাভিড বেন গুরিয়ন ইসরায়েলের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ইসরায়েল ভাষাগত ও সংস্কৃতিগতভাবে বিচিত্র। এথনোলগের ১৫শ সংস্করণ অনুসারে ইসরায়েলে ৩৩টির মত ছোট-বড় ভাষা ও উপভাষা প্রচলিত। ইসরায়েলি নাগরিকেরা নিজেদের মধ্যে ভাব আদান প্রদানের জন্য মূলত আধুনিক হিব্রু ভাষা ব্যবহার করেন। আধুনিক হিব্রু ভাষাটি ১৯শ শতকের শেষ দিকে প্রাচীন হিব্রু ভাষার বিভিন্ন উপভাষার উপর ভিত্তি করে সৃষ্টি হয়েছিল এবং এতে স্লাভীয় ও জার্মানীয় ভাষাসমূহের কিছু প্রভাব আছে। ভাষার সরকারি মর্যাদা ও ভাষা সংক্রান্ত নীতিমালার উপর ইসরায়েলে বেশ কিছু আইন আছে। বর্তমানে হিব্রু ও আরবি ইসরায়েলের সরকারি ভাষা। ভূগোল ইসরাইলের খাবারের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে এবং ভূমধ্যসাগর অঞ্চলের সাধারণ খাবার যেমন যেমন জলপাই, গম, ছোলা, দুগ্ধজাত দ্রব্য, মাছ এবং সবজি যেমন টমেটো, বেগুন এবং জকচিনি ইজরায়েলি খাবারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য। তাজা ফল এবং সবজি ইসরায়েলে প্রচুর পরিমাণে হয় এবং বিভিন্নভাবে রান্না ও পরিবেশন করা হয়। ইসরায়েল বিভিন্ন জলবায়ু এলাকা আছে এবং এর ফলে বিভিন্ন প্রকারের সব্জি উৎপন্ন হয়। উপকূলীয় সমভূমিতে সাইট্রাস গাছ যেমন কমলা, লেবু এবং আঙ্গুর জন্মে। ডুমুর, ডালিম ও জলপাই গাছ শীতল পাহাড়ী এলাকায় জন্মে। গালীল সমুদ্রের কাছাকাছি এবং জর্ডান নদী উপত্যকায় নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু আম, কিয়ি এবং কলার জন্য উপযুক্ত, অন্যদিকে গালীলের পাহাড়ী গ্রীষ্মকালীন আবহাওয়া এবং গোলান আঙ্গুর, আপেল এবং চেরির জন্য উপযুক্ত। ইসরায়েলি খাবারের রীতি বৃহত্তর ভূমধ্যসাগর অঞ্চলের সাথে মিলে যায়। দৈনন্দিন জীবনে নৈশভোজের পরিবর্তে মধ্যাহ্নভোজ প্রধান খাবার। "কিব্বুৎজ খাবার" অনেক ইসরায়েলী তাদের সন্ধ্যায় হালকা খাবার এবং প্রাতঃরাশে খেয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরণের পনির (নরম ও শক্ত দই, ল্যাবনি এবং টক মাখন, সবজি ও স্যালাদ, জলপাই, সিদ্ধ ডিম অথবা আমুলেট, আচার, বিভিন্ন ধরণের রুটি এবং তাজা কমলা রস এবং কফি ইজরায়েলী হাল্কা খাবারের অংশ। বাকলাভা একটি বাদামে ভরা প্যাস্ট্রি যা সিরাপ দিয়ে মিষ্টি করা হয় এবং ইহুদি সম্প্রদায়ের উৎসবে পরিচর্যা করা হয়। এটা প্রায়ই রেস্তোরাতে ছোট কাপে তুর্কি কফির সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। ঈশ্বরদী উপজেলা বাংলাদেশ]]ের রাজশাহী বিভাগের পাবনা জেলার অন্তর্গত একটি ঐতিহাসিক এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক উপজেলা। * পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে অফিস * ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন প্রায় ১শ' বছরের পুরোনো ব্রিটিশ আমলে নির্মিত রেলওয়ে জংশন ‌ঈশ্বরদী রেল জংশন স্টেশন ও ইয়ার্ড'। এটি দেশের প্রাচীনতম এবং অন্যতম বৃহৎ রেল স্টেশন এবং জংশন। এটি ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন ঈশ্বরদী পৌরসভা সদরে অবস্থিত। * নর্থ বেঙ্গল পেপার মিলস লিঃ * বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইন্সটিটিউট * আঞ্চলিক কৃষি ও ডাল গবেষণা কেন্দ্র * মিরকামারী লিচু উৎসব (মৌসুমি) * ঈশ্বরদী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, যা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের শহর পাবনার অদূরে ঈশ্বরদী এলাকায় অবস্থিত। এই রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলটি ২০০১ খ্রিষ্টাব্দে স্থাপিত হয়। * হার্ডিঞ্জ ব্রীজ বাংলাদেশের পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন একটি রেলসেতু। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘ রেলসেতু হিসেবে পরিচিত। * রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাস, ট্রেন দুইভাবেই যাওয়া যায়। ৫-৬ ঘন্টার মত সময় লাগে। এখানে রেলে করেও যাওয়া যায়। * ধূমকেতু(শনিবার বন্ধ) ছাড়ে সকাল ৬ টায় * সিরাজগঞ্জ(শনিবার বন্ধ) ছাড়ে বিকাল ৫ টায় * চিত্রা (সোমবার বন্ধ) ছাড়ে সন্ধ্যা ৭ টায় * পাবনা এক্সপ্রেস, ঈশ্বরদী এক্সপ্রেস বিকাল ৩ টার পর আবার রাত ১০ টা ১১ টায় দুইটা বাস আছে ঢাকায় আসার জন্য। ভাড়া ৩৫০। ঈশ্বরদী বাজারেই আবাসিক হোটেল আছে। ঈশ্বরদীতে খাওয়ার মত অনেক হোটেল আছে। প্যারা সন্দেশ নামে স্থানীয় খাবার রয়েছে। পোষ্ট অফিস মোড়ের পাবনা দই ঘরের প্যারা সন্দেশ পাওয়া যায়। এটি উইকিভ্রমণে এখনো নেই এমন নিবন্ধসমূহের একটি তালিকা। দয়া করে এখানে লিঙ্ক যোগ করুন, এবং এমন ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে যাওয়া নিবন্ধটি মুছে দিন। ==একটি পাতার প্রাকদর্শন দেখা ও তা প্রকাশ করা== আপনার পরিবর্তনগুলি কেমন দেখতে হবে তা দেখতে প্রাকদর্শন বোতামটি ক্লিক করুন, যা পাতাটি সংরক্ষণ করবে না। পাতা সংরক্ষণ করার আগে একবার প্রাকদর্শন করবেন, যাতে পরিবর্তনগুলি সঠিক হিসেবে নিশ্চিত হওয়া যায়। যখন আপনি পরিবর্তনের সাথে সন্তুষ্ট হোন, পাতাটি সংরক্ষণ করতে পরিবর্তন প্রকাশ করুন বোতামে ক্লিক করুন। আপনি বাতিল লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার সম্পাদনা বাতিল করতে পারেন। নিবন্ধ সম্পাদনা পাঠ্য বাক্সের নীচের সংক্ষিপ্ত ক্ষেত্রটি একটি লেবেলযুক্ত সারসংক্ষেপ। ==নিবন্ধের পূর্ববর্তী সংস্করণ পুনরুদ্ধার করা== searchbuttonlabel নীতিমালা পাতাসমূহ অনুসন্ধান করুন এগুলি হল মৌলিক নীতি যা আমাদের কার্যক্রম এবং নীতিমালাকে অনুপ্রাণিত করে।'' :সংক্ষেপে: আমাদের কার্যক্রম ভ্রমণকারীদের দৃষ্টিকোণ থেকে যা সর্বোত্তম তা অনুসারণ করে পরিচালিত হয়। :দ্রষ্টব্য: আপনি এটিকে আমাদের প্রধান নির্দেশনা বলতে পারেন মূল বিষয়বস্তু নীতিগুলি পাঠকের কাছে আমরা যেভাবে লিখি এবং আমাদের ভ্রমণ নির্দেশিকা উপস্থাপন করি তা বোঝায়।'' :সংক্ষিপ্ত ভ্রমণের গন্তব্যগুলিকে মোটামুটিভাবে বর্ণনা করুন, লক্ষ রাখতে হবে যে একটি বিবরণ যেন খোশামুদে বা পক্ষপাতদুষ্ট না হয়। সৎ তথ্য প্রদান করুন যাতে ভ্রমণকারীরা সচেতন সিদ্ধান্ত নিতে পারে।'' :সংক্ষিপ্ত তালিকাতে প্রতিষ্ঠান বা আকর্ষণীয় স্থান স্পষ্ট, সৎ এবং সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা করা উচিত। একটি ব্যবসা শুধুমাত্র প্রতি গন্তব্যে একবার তালিকাভুক্ত করা উচিত। যে এডিটগুলোকে পক্ষপাতদুষ্টের মতো দেখায় তা প্রত্যাবর্তন করা হতে পারে৷ :সংক্ষিপ্ত লেখার গন্তব্য বা আকর্ষণকে জীবন্ত এবং সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করা উচিত। অতিরঞ্জন, মহীয়ান এবং অস্পষ্ট, কাব্যিক ভাষা এড়িয়ে চলুন।'' এই পাতাটি শুধুমাত্র ভ্রমণ সংক্রান্ত প্রশ্নের জন্যই নির্দিষ্ট। উইকিভ্রমণে কি ভাবে অবদান রাখবেন, তা সম্বন্ধে জানতে গেলে উইকিভ্রমণ:সাহায্য সাহায্য পাতায় তার তথ্য পাবেন এবং উইকিভ্রমণ সম্বন্ধে জিজ্ঞাস্য থাকলে উইকিভ্রমণ:ভ্রমণপিপাসুর আড্ডা ভ্রমণপিপাসুর আড্ডায় প্রশ্ন করতে পারেন। ভ্রমণ ব্যতিরেকে কোন সাধারণ তথ্য সম্বন্ধে জিজ্ঞাস্য থাকলে উইকিপিডিয়ার bn:w:উইকিপিডিয়া:তথ্যকেন্দ্র তথ্যকেন্দ্রে প্রশ্ন করতে পারেন। যে সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্পূর্ণ হবে, সেগুলিকে দুই সপ্তাহ পরে উইকিভ্রমণ:পর্যটন দপ্তর/সংগ্রহশালা সংগ্রহশালায় সরিয়ে নেওয়া হবে। আপনি ঠিক কি জানতে চান, স্পষ্ট ভাবে ব্যাখ্যা করুন। প্রশ্নের সাধারণ বিষয় সম্বন্ধে একটি ছোট শিরোনাম দিন। বিশ্বের কণ অংশের জন্য আপনার প্রশ্ন প্রযোজ্য, তা উল্লেখ করুন। আপনার ব্যক্তিগত যোগাযোগের তথ্য দেবেন না- সেগুলি সরিয়ে দেওয়া হবে। আমরা কয়েকদিনের মধ্যে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। buttonlabel=প্রস্তুত? একটি নতুন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন! প্রশাসকগণের নিম্নলিখিত প্রযুক্তিগত কর্ম সঞ্চালন করার ক্ষমতা রয়েছে: * শিরোনাম কালোতালিকা ওভাররাইড করা * সম্পূর্ণ সুরক্ষিত পাতা সম্পাদনা * অপসারণকৃত পাতাসমূহ প্রদর্শন এবং পুনরুদ্ধার * সম্পাদনা ইতিহাস লুকানো এবং অপসারণ * অন্যান্য বিশেষ কর্ম সঞ্চালন প্রশাসকগণ এসকল বিশেষ কাজ উইকিভ্রমণের একজন স্বেচ্ছাসেবী হিসেবেই সম্পাদন করেন। তারা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের নিয়োগকৃত কোনো চাকুরিজীবী নন। প্রশাসকগণ কখনোই নিজেরা সংশ্লিষ্ট এমন কোনো আলোচনায় বাড়তি সুবিধা গ্রহণের উদ্দেশ্যে তাদের প্রশাসক ক্ষমতা ব্যবহার করার জন্য অনুমতিপ্রাপ্ত নন। উইকিভ্রমণের স্বেচ্ছাসেবীদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে প্রশাসকগণ নির্বাচিত হন, এবং এই সম্প্রদায় কর্তৃক গৃহীত নীতিমালা অনুসারেই তারা তাদের এই বিশেষ কারিগরী সুবিধাগুলো প্রয়োগ করতে পারেন। এখানে কোনো পাথরে খোদাই করার প্রয়োজনীয়তা নেই, তবে সাধারণত নিম্নলিখিতগুলি যোগ্যতা সুবিধাজনক বলে মনে করা হয়: *অন্তত কয়েক মাসের ট্র্যাক রেকর্ড *উইকিভ্রমণের নীতিমালা ও নির্দেশাবলী সম্পর্কে দৃঢ় ধারণা *নীতিমালা ও বিরোধ নিষ্পত্তির আলোচনা সক্রিয় অংশগ্রহণ *ধ্বংশপ্রবণতা ও স্প্যাম পরিষ্কারণে তত্ত্বাবধায়ক হয়ে ওঠা সম্প্রদায়ের মধ্যে ভালো কাজ করার দৃষ্টান্তমূলক ক্ষমতা অন্য প্রশাসক কর্তৃক মনোনীত হওয়া সম্প্রদায়ের সকল সদস্যকে মনোনয়নে মন্তব্য করার বা তাদের মতামত প্রদানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। যদি, ৭ দিন বা ১ সপ্তাহ আলোচনার পর, *মনোনয়ন অলোচনায় সম্প্রদায়ের ঐক্যমত্য গড়ে ওঠে, *ব্যবহারকারী কর্তৃক প্রশাসকের দ্বায়িত্ব গ্রহণের ইঙ্গিত পাওয়া যায়, এবং চরম অবস্থায়, একজন ব্যুরোক্রেট একজন স্টুয়ার্ডের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারীর প্রশাসন অধিকারসমুহ প্রত্যাহার করে নিতে পারে। স্টুয়ার্ড ধরে নিবেন যে তা সম্প্রদায়ের সিদ্ধান্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত সাময়িকভাবে করা হবে। এটি কেবলমাত্র তখনই করা উচিত যখন ব্যুরোক্রেট মনে করবেন যে একজন প্রশাসক তিনি অস্বাভাবিক আচরণ করছেন এবং প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে তার অযোগ্যতা প্রমাণ হয়েছে। একটি জনমত জরিপ ব্যুরোক্রেটের এই সিদ্ধান্তের পক্ষে এবং বিপক্ষের বিষয়গুলো আলোচিত হবে। অস্থায়ী প্রশাসক একজন ব্যবহারকারীর অস্থায়ী প্রশাসনের অধিকার তার প্রদর্শিত কার্যকারণ সম্পাদিত হওয়ার পরই প্রত্যাহার করে নেওয়া উচিত। স্বাভাবিক পদ্ধতিতে তিনি স্থায়ী প্রশাসক হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে, অস্থায়ী প্রশাসক থাকাকালীন স্থায়ী প্রশাসক হওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে না। যদি কোনো প্রশাসক প্রশাসনিক অধিকারের অপব্যবহার করেন তবে তাঁর এই অধিকার সরানো যাবে। এছাড়া সম্পদায়ের আলোচনা ও ঐক্যমতের ভিত্তিতেও কোন প্রশাসকের প্রশাসকত্ব বাতিল করা যাবে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে, প্রশাসকের সাথে বিরোধগুলি স্বাভাবিক বিবাদ মিমাংসার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সমাধান করা উচিত। যদি কোনও প্রশাসকের প্রশাসনিক ক্ষমতা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়, তবে সম্পদায়ের আলোচনা ও ঐক্যমতের ভিত্তিতেও কোন প্রশাসকের প্রশাসকত্ব বাতিল করা যাবে। উইকিভ্রমণ গুরুত্বপূর্ণ উপায়ে কাগজ-ভিত্তিক প্রথাগত নির্দেশিকা বই থেকে ভিন্ন একটি সরাসরি সহযোগ। প্রথাগত নির্দেশিকা বইগুলির তুলনায় উইকিভ্রমণ, ক্রমাগত সম্পাদিত ও হালনাগাদকৃত হয়; প্রথাগত নির্দেশিকা বইগুলির তুলনায়, যেগুলো মাসিক বা বার্ষিক সংশোধিত হয়, উইকিভ্রমণ নির্দেশিকা দ্রুত তথ্য পরিবর্তনের সাপেক্ষে ক্রমাগত সম্পাদিত এবং হালনাগাদ করা হয়। ধ্বংশপ্রবণ সম্পাদনা ঘটলে সাধারণত তা দ্রুত সময়ের মধ্যে ফেরত নেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে আপনি নিজেকে জিজ্ঞেস করতে পারেন কেনো উইকিভ্রমণ সম্পাদনা এবং ব্যবহার করতে হবে যেখানে ইতোমধ্যেই লোনলি প্ল্যানেটের মতো সুগঠিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে এখানে কিছু ভালো কারণ রয়েছে। *উইকিভ্রমণ সম্পর্কে গুরত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো, এটি ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের অধীনে প্রকাশকৃত একটি মুক্ত উপাদান, যা প্রাতিষ্ঠানিক নির্দেশিকা বইগুলোর বিরোধিতা করে, যেগুলোর কপিরাইট সত্বাধিকারীর নিজেদের রচিত বিষয়বস্তুর ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের সুযোগ রয়েছে। মূলত এটা জেনেই মানুষ এখানে অবদান রাখতে উৎসাহী হয় যে এটি একটি সার্বজনীন প্রকল্প যা সকলে ব্যবহার করতে পারে। *যেখানে প্রাতিষ্ঠানিক ভ্রমণ নির্দেশিকাসমূহ মাসিক বা বার্ষিক হারে সংশোধিত হয়ে থাকে, অন্যদিকে উইকিভ্রমণের নির্দেশিকাসমূহ নিয়মিত হালনাগাদ ও মানোন্নয়ন করা হয়, ফলে প্রায়ই তথ্যের সংযোজন এবং পরিবর্তন ঘটে। *উইকিভ্রমণের নির্দেশিকাসমূহের যে কোনো ভুল বা অসামঞ্জস্যতা সাধারণত খুঁজে পাওয়া মাত্রই সংশোধন করা হয়ে থাকে, অন্যদিকে প্রকাশিত ভ্রমণ নির্দেশিকাসমূহে তা মাসিক বা বাৎসরিক হারে সংশোধিত রূপ নেয়। যদি কেউ কোনো নিবন্ধের মধ্যে কোনো ভুল খুঁজে পান বা যদি কোনো রেস্তোরাঁ বা হোটেলের কার্যক্রম নিষ্ক্রিয় হয়ে যায় তবে তারা নিজেরাই সংশ্লিষ্ট নিবন্ধে তা সংশোধন এবং হালনাগাদ করতে পারেন। Compare that to the long, arduous and tedious process that it requires to report and fix a problem in a printed travel guide. *প্রথাগত নির্দেশনার মতো, যেখানে আপনাকে অভিজ্ঞ লেখক হওয়া প্রয়োজন, উইকিভ্রমণে সে ধরণের কোনো যোগ্যতার তেমন প্রয়োজন নেই। এমনকি যদি আপনি লেখালেখিতে তেমন পটু নাও হন, এরপরও আপনাকে এখানে স্বাগত জানাই। উপরন্তু, এখানে কোনো বরাদ্দকৃত কাজ নেই, এর অর্থ যে কেউ তাদের আগ্রহ অনুযায়ী বিশ্বের যে কোনো প্রান্তের একটি নিবন্ধ খুঁজে নিতে এবং তা অবিলম্বে সম্পাদনা করতে পারেন। *উইকিভ্রমণ গাইড সম্পাদনা করা খুব সহজ। যে কেউ "সম্পাদনা" বোতামটি ক্লিক করতে পারেন এবং কাজ শুরু করে দিতে পারেন। সম্পাদনার জন্য আনুষ্ঠানিক পর্যালোচনা পাওয়া মোটেই প্রয়োজনীয় নয়, যেহেতু পর্যালোচনা এখানে একটি সাম্প্রদায়িক কাজ এবং যারাই একটি নিবন্ধ পড়েন তারাই এটি সংশোধন করে এবং তারা সবাই একজন পর্যালোচনাকারী। মূলত, উইকিভ্রমণ স্ব-সংশোধনকারী: সময়ের সাথে সাথে, নিবন্ধগুলি স্বেচ্ছাসেবকদের প্রচুর অবদান থেকে উন্নতি করে। সম্পাদকীয় বিষয়ে মন্তব্য, বা অন্যান্য মতামত চাওয়া ব্যক্তিদের জন্য একটি সম্পূর্ণ অবকাঠামো রয়েছে। আমরা (বেশিরভাগ ক্ষেত্রে) পছন্দ করি যে, কোনো ব্যক্তি যা তিনি প্রয়োজনীয় বলে মনে করবে, তা নিজেই সংশোধন করে নিবেন; এই সম্প্রদায় সন্দেহজনক সম্পাদনার (যদি থাকে) প্রতিক্রিয়া জানাবে এবং পুনর্বহাল করবে বা তাদের প্রশ্ন থাকলে তা করবে এবং যেখানে প্রয়োজন সেখানে শব্দ এবং বিন্যাস উন্নত করবে। আমাদের এই উদ্যোগ আমাদের কাছে ঐতিহ্যবাহী গাইড বইয়ের চেয়ে খুবই গঠনমূলক বলে মনে হয়। *উইকিপিডিয়ানদের তুলনায়, আমরা যা লিখছি তার উৎস সরবরাহ করতে বাধ্য নই। আমরা অবাধে কোনো গন্তব্য প্রকাশ করার অধিকার রাখি, তবে নিরপেক্ষভাবে। *এবং সবশেষে কিন্তু অন্তত, উইকিভ্রমণ একটি শ্রেষ্ঠ সংগঠনের অংশ যা প্রত্যেকের জন্য বিনামূল্যে জ্ঞান সরবরাহ করে, উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন – যা বিশ্ব-পরিচিত উইকিপিডিয়ার একটি সহপ্রকল্প। উইকিভ্রমণচারী হলেন ভ্রমণ লেখক এবং উইকিভ্রমণে অবদানকারী বিশ্বব্যাপী সম্প্রদায়ের সদস্য। উইকিভ্রমণচারী কোনো বিশেষ গোপনীয় সংগঠন বা কোনো সীমিত দল নয় । আমরা আপনার মতোই মানুষ। আমাদের কেউ ভ্রমণে উৎসাহী, কেউ তাদের স্থানীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে আগ্রহী এবং কেউ উইকির প্রশাসনিক কার্যকর্মে আগ্রহী। আমাদের সকলের মধ্যে যে বিষয়টি রয়েছে তা হলো আমরা অন্য ভ্রমণকারীর সঙ্গে নিজেরা কী জানি তা ভাগ করতে চাই। আপনি নিজেও একজন উইকিভ্রমণচারী হতে পারেন ঠিক এই মুহূর্তে এই প্রকল্পটি সফল করতে আপনার সাহায্য দরকার। আমাদের অনেক দূর এগুতে হবে আমরা এই লক্ষ্যে আরেকটু অগ্রসর তখনই হব যখন আপনি আবদান রাখার মাধ্যমে আমাদের সাহায্য করবেন। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোনও সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিঙ্ক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। উইকিম্যানিয়া ২০২৩-এ প্রোগ্রাম জমাদানের জন্য আপনাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে নির্বাচন কমিটির নতুন সদস্যদের নাম ঘোষণা সম্প্রদায়ের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ যারা বিবেচনার জন্য তাদের নাম জমা দিয়েছেন। আমরা অদূর ভবিষ্যতে নির্বাচন কমিটিতে তাদের সঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি। উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের নির্বাহী পরিষদের বৈঠকের আলোচনা সাপেক্ষে আসন্ন ২০২৪ সালে বাংলা উইকিপিডিয়ার ২০ বছরপূর্তি এবং উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের ১০ বছরপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে উইকিসম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ বিষয়ে সম্প্রদায়ের মতামত আহ্বান করা হচ্ছে। মতামত প্রদান বা জরিপের অংশ নিতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন। উল্লেখ্য, জরিপটি গুগল পরিষেবা ব্যবহার করে পরিচালিত। সর্বজনীন আচরণবিধি সমন্বয় কমিটির জন্য সনদ পর্যালোচনা করুন উইকিভ্রমণের নিবন্ধ অন্ততপক্ষে নিম্নলিখিত প্রেক্ষাপটের জন্য উপযোগী হওয়া উচিত: পথে ভ্রমণকারীদের দ্বারা অনলাইন ব্যবহার পথে ভ্রমণকারীদের দ্বারা অফলাইন ব্যবহার এখনো ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন এমন ভ্রমণকারীদের অনলাইন ব্যবহার : এই পাতাটি নীতিমালা, নিবন্ধের বিষয়বস্তু বা অন্যান্য বিষয়ে নিরবিচ্ছিন্নভাবে আলোচনা চালিয়ে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া অনুরোধের জন্য। : এই পাতাটি যখন আপনি বিভ্রান্ত, ভীত, ক্লান্ত, বিরক্ত, চিন্তাশীল, বা সহায়ক অবস্থায় থাকেন তখন ব্যবহারের জন্য। : উইকিভ্রমণের জন্য ভবিষ্যতের স্বল্পমেয়াদী এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। : মেটাতে লাউঞ্জ যেখানে উইকিভ্রমণের অন্যান্য ভাষার সংস্করণের ব্যবহারকারীদের সাথে বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়। কথাবার্তা ইংরেজিতেই আদানপ্রদান হয়ে থাকে। : এটি সেই জায়গা যেখানে আপনি আপনার সম্পূর্ণ কাজের খবর শেয়ার করতে পারেন — এবং উইকিভ্রমণে অবদান রাখার জন্য আপনার মাইলফলক উদযাপন করতে সম্প্রদায়কে আমন্ত্রণ জানান। : ফেসবুক ও টুইটারে নিবন্ধগুলো ভাগ করুন : একটি আসন্ন ইভেন্ট বা মনোনয়নের জন্য প্রায়শই এটি প্রস্তুত করার জন্য একটি নিবন্ধে একসঙ্গে অনেক অবদানকারীকে কাজ করার জন্য একটি মাসিক সহযোগিতা। : এই পৃষ্ঠায় আমরা নির্ধারণ করি কোন নিবন্ধগুলো প্রধান পৃষ্ঠায় "মাসের গন্তব্য" হিসাবে বৈশিষ্ট্যযুক্ত। কম পরিদর্শন করা গন্তব্য এবং ভ্রমণ বিষয়গুলোর জন্য একটি পৃথক বিভাগ রয়েছে। : বিশ্বজুড়ে গন্তব্য সম্পর্কে অদ্ভুত কিন্তু অনেকটাই সত্য। আপনি এই তালিকায় মজার তথ্য যোগ বা সম্পাদনা করতে পারেন যা অদূর ভবিষ্যতে মূল পৃষ্ঠায় প্রদর্শিত হবে। : অভিযান (বা উইকিপ্রকল্প) উইকিভ্রমণকারীদেরকে কিছু বিষয়ে সহযোগিতা করতে এবং সংগঠিত করতে সাহায্য করে, সেগুলো ভাগ করা আগ্রহ, ভূগোল বা ভাগ করা দক্ষতার ভিত্তিতে হোক। : উইকিভ্রমণের মূল অন্তর্নিহিত নীতি হল এটি ভ্রমণকারীদের সুবিধার্থে লেখা হয়েছে। "ভ্রমণকারীর জন্য সর্বোত্তম কী" প্রশ্নটি সর্বদা সিদ্ধান্ত নেওয়ার নির্দেশনা দেয়। : আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে একটি মুক্ত, সম্পূর্ণ, হালনাগাদকৃত এবং নির্ভরযোগ্য বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ নির্দেশিকা তৈরি করা। এই নীতি পৃষ্ঠাটি আপনাকে আমরা কী এবং কী নই তা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়। :উইকিভ্রমণে, প্রায় সব সিদ্ধান্তই ভোটের পরিবর্তে ঐকমত্য অর্জনের মাধ্যমে নেওয়া হয় — তাই আপনার যুক্তিগুলো বলুন এবং বিতর্কিত বিষয়গুলোর জন্য ঐক্যমত্য গড়ে তুলুন। : নিখুঁত হওয়া বা ভুল করার বিষয়ে চিন্তা করবেন না। যদি কিছু করার দরকার হয় তবে তা করুন। ঝাঁপ দাও এবং নিবন্ধে দরকারী সম্পাদনা করুন। : আমাদের রচনাশৈলী নির্দেশনা হল উইকিভ্রমণ নিবন্ধগুলোকে একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ চেহারা এবং অনুভূতি দেওয়ার জন্য নিয়মাবলী এবং নির্দেশিকাগুলোর একটি সংগ্রহ। : এই নির্দেশিকাটি এই উইকিতে আপনার প্রথম অবদান রাখার জন্য পরামর্শ প্রদান করে। সাধারণভাবে, একটি নতুন নিবন্ধ তৈরি করার চেষ্টা করার বা বিদ্যমান নিবন্ধে বিন্যাস পরিবর্তন করার চেষ্টা করার পরিবর্তে আপনার প্রিয় আকর্ষণ, রেস্তোরাঁ বা বারের জন্য একটি তালিকায় অবদান রেখে শুরু করা ভাল। :এই পৃষ্ঠাটি পরামর্শ এবং কৌশলগুলোর একটি তালিকা দেয় যা আপনাকে উইকিভ্রমণ নিবন্ধগুলোতে দ্রুত কাজ করতে এবং উইকিভ্রমণ সম্প্রদায়ে অংশগ্রহণ করতে সাহায্য করতে পারে। : স্যাটেলাইট আর জিপিএসের এই যুগে সঠিক মানচিত্র আঁকতে আপনাকে আর একজন পেশাদার মানচিত্রকার হতে হবে না। স্থিতিশীল মানচিত্র টিউটোরিয়াল ইনকস্কেপ ব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড উইকিভ্রমণ মানচিত্র তৈরি করার নির্দেশনা দেয়। বিপরীতে গতিশীল মানচিত্রগুলি ওপেনস্ট্রিটম্যাপ বেস মানচিত্রের (অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ) কো-অর্ডিনেট থেকে তৈরি করা হয়। সম্পূর্ণ অপেশাদাররাও এই নির্দেশিকা অনুসরণ করে আমাদের সেরা কিছু মানচিত্র তৈরি করেছে। : উইকিভ্রমণ নিবন্ধ এবং ছবি কপিলেফ্ট লাইসেন্সের অধীনে উপলব্ধ। এর মানে হল যেকোন মাধ্যমে আপনি সেগুলিকে পুনঃবন্টন এবং সংশোধন করতে পারেন, যতক্ষণ না আপনি কয়েকটি সহজ নিয়ম অনুসরণ করেন। এই পৃষ্ঠাটি তৃতীয় পক্ষের দ্বারা উইকিভ্রমণ বিষয়বস্তু পুনরায় ব্যবহার করার বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়। : নিবন্ধের একটি তালিকা যা এখনও উইকিভ্রমণে বিদ্যমান নেই। আপনি কি তালিকাভুক্ত বিষয়গুলির একটির সাথে পরিচিত? এগিয়ে যান এবং আপনার জ্ঞান শেয়ার করুন! উইকিভ্রমণ হচ্ছে ইন্টারনেটভিত্তিক, উন্মুক্ত বা বিনামূল্যের বিষয়বস্তু বিশিষ্ট, এবং সহযোগীতামূলক কর্মকাণ্ডের দ্বারা তৈরি একটি বিশ্বকোষ। অর্থাৎ, স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন বা নিজস্ব কোনো গোষ্ঠী বা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগতভাবে কেউ, জ্ঞানের সাধারণ উৎসগুলো থেকে মানুষের জ্ঞানের বিকাশে সহায়তা করে। এই প্রকল্পের পরিচালনা পদ্ধতি, ইন্টারনেট সংযোগ আছে এমন যে কাউকে কোনো নিবন্ধ থেকে তার বিষয়বস্তু মুছে ফেলার ক্ষমতা দেয়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, আপনাকে—সম্পূর্ণ, নির্ভুল, এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য সরবরাহ করার জন্য, এখানে কোনো নিবন্ধের প্রাপ্ত কোনো তথ্য বা বিষয়বস্তু নিয়মিত নিরীক্ষা, পুর্ননিরীক্ষা করা হয় না, এমন কী বিশেষজ্ঞের দ্বারা বিষয়বস্তু যাচাইও করা হয় না। এটা এজন্য বলা হয়নি যে আপনি উইকিভ্রমণে মূল্যবান ও নির্ভুল তথ্য পাবেন না; বরং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আপনি তা পাবেন। যদিও, উইকিভ্রমণ এখানে থাকা কোনো তথ্যের মেয়াদের নিশ্চয়তা দেয় না। কোনো নিবন্ধের বিষয়বস্তু বা এর অংশবিশেষ সাম্প্রতিককালে পরিবর্তন হতে পারে, অথবা ঐ বিষয়ে জ্ঞানের ঘাটতি আছে, বা ঐ তথ্যগুলো রাখতে চান না—এমন কারো দ্বারা ধ্বংস বা মুছে ফেলাও হতে পারে। উল্লেখ্য, অন্যান্য বিশ্বকোষ ও তথ্যসূত্রেরও এই সদৃশ দাবিত্যাগ রয়েছে। নিবন্ধের নির্ভরযোগ্য সংস্করণ বের করার উপর আমরা গুরুত্ব আরোপ করেছি। আমাদের সদা সচল সম্পাদক সম্প্রদায় নতুন নিবন্ধ ও নিবন্ধের বিষয়বস্তু পরিবর্তন নজরদারি করার জন্য এর মতো সুবিধাগুলো করেন। যদিও উইকিভ্রমণয় আনুষ্ঠানিকভাবে নিবন্ধ পুর্ননিরীক্ষণের কোনো কাজ করে না, কিন্তু পাঠকগণ ভুল সংশোধন ও পুর্ননিরীক্ষণের মতো কাজগুলো অনিয়মিতভাবে চালিয়ে যান। এটা করার জন্য তাঁদের কোনো আইনগত দায়দায়িত্ব নেই। এজন্য নিবন্ধগুলো কোনো উদ্দেশ্যেই আপনাকে মানের ব্যাপারে কোনো নিশ্চয়তা দেবে না। এমন কী যে নিবন্ধগুলো নিয়মিত খুঁটিয়ে দেখা হয় বা অনানুষ্ঠানিকভাবে পুর্ননিরীক্ষণ চলে, অথবা যেগুলো উৎকৃষ্ট নিবন্ধ, সেগুলোর ব্যাপারেও কোনো নিশ্চয়তা উইকিভ্রমণ দেয় না, কারণ আপনি দেখার ঠিক আগেই সেগুলো ভুলভাবে সম্পাদিত হতে পারে। কোনো অবদানকারী, অর্থযোগানদাতা, প্রশাসক, অথবা উইকিভ্রমণর সাথে কোনোভাবে সংশ্লিষ্ট অন্য কেউ উইকিভ্রমণর কোনো ওয়েবপাতায় প্রদর্শিত কোনো তথ্যের জন্য দায়বদ্ধ নন এবং তথ্যসমূহ ব্যবহারের ফলে আপনার ক্ষেত্রে সংঘটিত কোনোকিছুর দায়দায়িত্ব তাঁরা নেবেন না। নিম্ন লিখিত উদ্দেশ্যে উইকিভ্রমণের সামাজিক যোগাযোগের পাতাগুলো তৈরি ও পরিচালনা করা হচ্ছে: * এর মাধ্যমে বিকল্প ও সহজ উপায়ে ব্যবহারকারীরা উইকিভ্রমণের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। এছাড়া এতে নতুন ব্যবহারকারী ও উইকিভ্রমণ সম্প্রদায়ের সাথে মিথষ্ক্রিয়া বৃদ্ধি পাবে। * বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উইকিভ্রমণের নামে অবৈধ একাউন্ট বা পাতাগুলো যাতে কেউ নিজেদের স্বার্থে অফিসিয়াল পাতা হিসেবে ব্যবহার করতে না পারেন। পোস্ট করার পূর্বে মনে রাখুন উইকিভ্রমণে ইন্টারনেটের অন্যান্য ভ্রমণ ওয়েবসাইটের তুলনায় বৈশিষ্ট্যে স্বতন্ত্র হওয়ায় এর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো থেকে পোস্ট করার পূর্বেও বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। পোস্ট করার পূর্বে এটা মনে রাখুন যে, আপনি উইকিভ্রমণের ব্র্যান্ড ও ট্রেডমার্ক ব্যবহার করছেন সুতরাং উইকিভ্রমণের মূল নীতিমালার সাথে সাংঘর্ষিক বা এ সংক্রান্ত কোনো পোস্ট করা উচিত নয়। * উইকিভ্রমণের সামাজিক যোগাযোগের পাতাগুলোতে পোস্ট অবশ্যই বাংলা ভাষায় ও বাংলা অক্ষরে লিখিত হবে। * উইকিভ্রমণ ও এর সহপ্রকল্পগুলো ব্যতীত অন্য কোনো পণ্য বা কোম্পানির প্রচার করবেন না। * কোনো রাজনৈতিক প্রার্থীর পক্ষে বা বির্তক সৃষ্টিকারী কোনো পোস্ট করবেন না। * হাসি-তামাশা বা এধরণের কোনো পোস্ট করবেন না। * উইকিমিডিয়ার ওয়েবসাইট ব্যতীত অন্য কোনো ওয়েবসাইটের ছবি বা অন্য কোনো মিডিয়া ব্যবহার করবেন না। ছবিসহ পোস্টের ক্ষেত্রে সবসময় ছবির লাইসেন্সের প্রতি খেয়াল করবেন। * উইকিভ্রমণ বা উইকিমিডিয়ার অন্য প্রকল্পগুলো সম্পর্কে সংবাদপত্রের সংবাদ শেয়ার করা যাবে তবে সংবাদ ও এর উৎস সম্পর্কে সচেতনতা অবলম্বন করুন। * যেকোন পোস্টের ক্ষেত্রে পোস্টের বিষয়কে বিশেষণে বিশেষায়িত করবেন না। এক্ষেত্রে উইকিপিডিয়ার নিরপেক্ষতা নীতিমালা অনুরণ করুন। * এবং, কখনোই ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের কোনো পোস্ট অফিসিয়াল পাতা থেকে শেয়ার করবেন না। বাংলা ‍উইকিপিডিয়া পাতার পোস্টের কিছু উদাহরণ দেখতে পারেন নিম্নে অফিসিয়াল পাতার পোস্টগুলো কেমন হওয়া উচিত তার কিছু উদাহরণ: উইকিভ্রমণ কী তা বুঝতে কীভাবে উইকিভ্রমণ ব্যবহার করে ভ্রমণের তথ্য অনুসন্ধান করা যায়, উইকিভ্রমণে কীভাবে অবদান রাখা যায় এবং ভ্রমণ নির্দেশিকাসমূহ পুনঃব্যবহারের বিষয়ে আমাদের কাছে তথ্য রয়েছে। searchbuttonlabel সাহায্য পাতা অনুসন্ধান করুন উইকিভ্রমণ:আগমন লাউঞ্জ উইকিভ্রমণ সম্পর্কে যে কোনো প্রশ্ন করতে এবং অভিজ্ঞ অবদানকারীর কাছ থেকে প্রতুত্তোর পেতে নতুন অবদানকারীদের জন্যে একটি স্থান। উইকিভ্রমণ:আলাপ পাতার ব্যবহার অন্যান্য ব্যবহারকারীদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে। স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ হলো একটি ব্যবহারকারী অধিকার যা উইকিভ্রমণকারীদের দেওয়া হয়। এই অধিকারটি আপনার সম্পাদনাতে কোনো প্রভাব বিস্তার করবে না। স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক ব্যবহারকারীদের নিম্নোক্ত ক্ষমতা রয়েছে: সম্পাদনা পরীক্ষণ স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষকদের সম্পদনা স্বয়ংক্রিয়ভাবে "পরীক্ষিত" হিসেবে চিহ্নিত হয়। উইকিভ্রমণের নিবন্ধগুলি বেশিরভাগ ভৌগোলিক অবস্থানগুলির উপর ভিত্তি করে রচিত। আপনি সাধারণত পছন্দের হোটেল বা রেস্তোরাঁর উপর একটি সম্পূর্ণ নিবন্ধ খুঁজে পাবেন না, কিন্তু দেশ, শহর এবং নগর বিষয়ক নিবন্ধে সে সব তথ্য সহ বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য পেতে পারেন। বিকল্পস্বরূপ, আপনি আমাদের ভৌগোলিক শ্রেণিবিন্যাসের মাধ্যমে ব্রাউজ করতে পারেন। আপনি আমাদের প্রধান পাতায় তালিকাভুক্ত মহাদেশ এবং অঞ্চলগুলির মাধ্যমে শুরু করতে পারেন, এবং আপনি যে অঞ্চল স্মপর্কে আগ্রহী সে অঞ্চল, শহর এবং জেলার সংযোগগুলির মাধ্যমে অগ্রসর হতে পারেন। উজবেকিস্তানের ৮০% এলাকা সমতল মরুভূমি। দেশের পূর্বভাগে রয়েছে সুউচ্চ পর্বতমালা যেগুলি ৪,৫০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত উঠে গেছে। উজবেকিস্তানের দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্ত তিয়ান শান পর্বতমালার পশ্চিম পাদদেশ নিয়ে গঠিত। উজবেকিস্তানের উত্তরের নিম্নভূমি কিজিল কুম নামের এক বিশাল মরুভূমি, যা দক্ষিণ কাজাকিস্তানেও প্রসারিত হয়েছে। ফের্গানা উপত্যকা উজবেকিস্তানের সবচেয়ে উর্বর অঞ্চল; এটি কিজিল কুম মরুভূমির ঠিক পূর্বে অবস্থিত এবং উত্তর, দক্ষিণ ও পশ্চিমে পর্বতমালা দ্বারা বেষ্টিত। সির দরিয়া নদী এই অঞ্চলটিকে কিজিল কুম মরুভূমি থেকে পৃথক করেছে। আমু দরিয়া অপর গুরুত্বপূর্ণ নদী। রুশ শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পূর্বে বর্তমান উজবেকিস্তান বুখারা আমিরাত, খিভা খানাত এবং কোকান্দ খানাতের মধ্যে বিভক্ত ছিল। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষার্ধে উজবেকিস্তান রুশ সাম্রাজ্যের অন্তর্গত হয়। এসময় প্রচুরসংখ্যক রুশ এ অঞ্চলে বসতি স্থাপন করে। ১৯১২ সালের হিসাব অণুযায়ী, জারশাসিত উজবেকিস্তানে বসবাসকারী রুশদের সংখ্যা ছিল ২,১০,৩০৬ জন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে রুশ কর্তৃপক্ষ উজবেকিস্তানসহ কেন্দ্রীয় এশিয়া থেকে সৈন্য সংগ্রহ করার প্রচেষ্টা চালালে এ অঞ্চলব্যাপী বিদ্রোহ দেখা দেয়। ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের ফলে রাশিয়ায় জারতন্ত্রের পতন ঘটে এবং রাশিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। এমতাবস্থায় রুশ সরকার উজবেকিস্তানের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। ১৯৯১ সালের ৩১ আগস্ট সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনকালে উজবেকিস্তান স্বাধীনতা ঘোষণা করে। ১ সেপ্টেম্বরকে উজবেকিস্তানের জাতীয় স্বাধীনতা দিবস ঘোষণা করা হয়। উজবেকিস্তানের প্রধান ভাষা হল উজবেক ভাষা (উত্তর উপভাষাটি)। এতে উজবেকিস্তানের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ লোক কথা বলেন। প্রায় ১৪% লোক রুশ ভাষায় এবং প্রায় ৪% লোক তাজিকি ভাষায় কথা বলেন। এছাড়া পার্শ্ববর্তী দেশগুলিতে থেকে আগত অনেকগুলি ভাষা, যেমন তুর্কমেন, কাজাক ওকিরঘিজ ভাষা এখানে প্রচলিত। উজবেক ভাষা বিংশ শতাব্দীর শুরুতে আরবি লিপিতে লেখা হত। সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ হবার পর লেনিনের অধীনে এটি লাতিন লিপিতে লেখা শুরু হয়। কিন্তু স্তালিন ক্ষমতা দখলের পর ১৯৪০-এর দশক থেকে এটি সিরিলীয় লিপিতে লেখা হতে থাকে। ১৯৯১ সালে উজবেকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করলে প্রাক্তন সোভিয়েত দেশগুলির থেকে রাষ্ট্রীয় স্বাতন্ত্র্য্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে উজবেক সরকার ১৯৯৩ সালে উজবেক ভাষা সরকারিভাবে আবার লাতিন লিপিতে লেখার আদেশ জারি করে। উজবেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে ধাপে ধাপে এই লিপি সংস্কার বাস্তবায়ন করা হয় এবং ২০০০-এর দশকের মাঝামাঝি এই সংস্কার সম্পূর্ণ হবে বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু এই লিপি সংস্কার সিরিলীয় লিপিতে অভ্যস্ত বয়স্ক ও প্রবাসী উজবেকদের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। তাছাড়া এতে দেশটির নবীন প্রজন্মের সিরিলীয় লিপিতে লেখা ইতিহাস থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে। উজবেকিস্তানে প্রচুর পরিমাণে শস্যের চাষ হয়। তাই রুটি এবং নুডলস গুরুত্বপূর্ণ এবং উজবেক রন্ধনশৈলীকে "নুডলসে সমৃদ্ধ" হিসাবে উল্লেখ করা হয। দেশে প্রচুর পরিমাণে ভেড়া থাকায় মাটন খুব জনপ্রিয় মাংস এবং এটি বিভিন্ন উজবেক খাবারের একটি অংশ। উজবেকিস্তান এর বৈশিষ্ট্যপূর্ণ পদ হল পালোভ (প্লোভ বা ওশ বা "পিলাফ একটি প্রধান খাবার যা চাল, টুকরা মাংস, কোঁচানো গাজর এবং পেঁয়াজ দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি সাধারণত একটি কাজান (বা দেঘি) তে খোলা আগুনে তৈরি করা হয়। বৈচিত্র্যের জন্য বিভিন্ন ফল যোগ করা হয়। অতিথি ও পরিবারের জন্য ঘরে এটা প্রায়ই প্রস্তুত করা হয়। তবে পালভ বিশেষ অনুষ্ঠানগুলিতে ওশফাজ বা ওশ মাস্টার শেফ দ্বারা তৈরি করা হয়। ওশ পাচক খোলা আগুনে এই জাতীয় খাবারটি রান্না করেন। ছুটির দিনে কিংবা অনুষ্ঠান যেমন বিবাহ অনুষ্ঠানে এক পাত্র বা হাঁড়িতে প্রায় ১০০০ জনের জন্য একত্রে রান্না করা হয়। ওশি নাহর বা সকালের প্লভ খুব সকালে (৬ টা থেকে ৯ টার মধ্যে) পরিবেশন করা হয় যা একটি চলমান বিবাহের অংশ। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য জাতীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে: শরপা (শুরভা বা শোরভা চর্বিযুক্ত মাংস (সাধারণত মাটন দিয়ে তৈরী) এবং তাজা শাকসব্জি দিয়ে তৈরী স্যুপ, নরেন এবং ল্যাগম্যান, নুডল-ভিত্তিক খাবার যা একটি স্যুপ বা একটি প্রধান কোর্স হিসাবে পরিবেশিত হয়; ম্যান্টি (কাস্কোনি নামেও পরিচিত চুচভাড়া এবং সোমসা, হজমীকারক হিসেবে মূল খাবারের সঙ্গে পরিবেশিত; ডিমলামা (একটি মাংস এবং উদ্ভিজ্জ স্ট্যু) এবং বিভিন্ন কাবাব, সাধারণত যা প্রধান কোর্স হিসেবে পরিবেশিত হয়। উত্তর কোরিয়া উত্তর-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র যা কোরীয় উপদ্বীপের উত্তর অর্ধাংশ নিয়ে গঠিত। এর সরকারি নাম গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া (কোরীয় ভাষায় 조선민주주의인민공화국 চোসন্‌ মিন্‌জুজুই্যই ইন্‌মিন্‌ কোংহুয়াগুক্‌)। উত্তর কোরিয়ার উত্তরে গণচীন, উত্তর-পূর্বে রাশিয়া, পূর্বে জাপান সাগর, দক্ষিণে দক্ষিণ কোরিয়া এবং পশ্চিমে পীত সাগর অবস্থিত। দেশটির আয়তন ১,২০,৫৩৮ বর্গকিলোমিটার। উত্তর কোরিয়া রাষ্ট্রটি ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে সোভিয়েত সামরিক বাহিনী কোরীয় উপদ্বীপের উপরের অর্ধাংশ নিয়ন্ত্রণ করেছিল। ১৯৫০-এর দশকের কোরীয় যুদ্ধের পর থেকে এটি সমাজতান্ত্রিক শাসনের অধীনে রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহরের নাম পিয়ং ইয়াং। উত্তর কোরিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়া মধ্যবর্তী অবস্থিত কোরীয় সেনামুক্ত অঞ্চল ও প্রাবর অঞ্চল। আম্নোক নদী এবং তুমান নদী উত্তর কোরিয়া এবং গণচীন এর মধ্যবর্তী সীমান্তে অবস্থিত। তুমান নদী একটি অংশ একেবারে উত্তর-পূর্ব অংশে রাশিয়ার সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার পর্যটন সরকার দ্বারা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। দেশটির পূর্ব প্রান্তে সাগরের কোল ঘেঁষে অবস্থিত কুমগানসান নামের পর্বত ও অরণ্যময় এলাকাটি মনোরম দৃশ্যের জন্য পর্যটকদের কাছে খুবই আকর্ষণীয়। উত্তর কোরিয়া সরকার জায়গাটিকে একটি পর্যটন এলাকা হিসেবে নির্ধারণ করেছে এবং এটি সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম উৎস বলে এখানে সমস্ত অর্থের আদান-প্রদান ডলারে সম্পন্ন হয়। রাজধানী পিয়ংইয়াং শহরটিতেও পর্যটকদের জন্য অনেক দর্শনীয় স্থান আছে, বিশেষ করে উত্তর কোরিয়ার কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানাটি। ১৯১০ ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত অবিভক্ত কোরিয়া মূলত জাপানিদের দখলে ছিল। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হেরে যাবার সময় জাপানিরা সমাজতান্ত্রিক দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছে আত্মসমর্পণ করে। তার ফলে অবিভক্ত কোরিয়া ২ ভাগে ভাগ হয়ে যায়| তখন উত্তর কোরিয়া ১৯৫০ সালে সমাজতান্ত্রিক দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের মতাদর্শে সমাজতান্ত্রিক ব্লকে চলে যায়, অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়া পুঁজিবাদি আমেরিকার মতাদশে এর পুঁজিবাদি ব্লকে যোগ দান করে। তখন থেকে কোরিয়া ২টি ভিন্ন নাম যথা উত্তর ও দক্ষিণ তথা ২টি ভিন্ন অথনৈতিক ব্যবস্থাতে চলতে শুরু করে। দক্ষিণ কোরিয়াতে আমেরিকার পুঁজিবাদ আর উত্তর কোরিয়াতে সোভিয়েত ইউনিউনের মত সমাজতন্ত্রবাদ চালু হয়। এটিই ১৯৪৮ সালে পথ দেখিয়েছে অবিভক্ত কোরিয়াকে বিভক্তিকরণ। উত্তর কোরিয়ার সরকারি নাম রাখা হয় গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া আর দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি নাম রাখা হয় প্রজাতন্ত্রী কোরিয়া। উত্তর কোরিয়া এর রাজধানীর হয় পিয়ং ইয়াং আর দক্ষিণ কোরিয়া এর রাজধানীর হয় সিউল। বিভক্ত কোরিয়াকে সংযুক্তিকরণের লক্ষে ১৯৫০ সালের ২৫ জুন উত্তর কোরিয়া দক্ষিণ কোরিয়া আক্রমণ করে। অবশেষে ১৯৫৩ সালে কোরীয় যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর হয়। কোরীয় ভাষা উত্তর কোরিয়ার জাতীয় ভাষা। এখানকার প্রায় ২ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ কোরীয় ভাষায় কথা বলেন। উত্তর কোরিয়াতে ভাষাগত বৈচিত্র্য নেই বললেই চলে। কোরীয় ব্যতীয় কোন উল্লেখযোগ্য ভাষাগত বা জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এখানে বাস করে না। উত্তর কোরিয়ার আদর্শ কোরীয় ভাষার নাম মুনহোয়াও, যার অর্থ পরিশীলিত ভাষা। এটি দক্ষিণ কোরিয়ায় ব্যবহৃত আদর্শ কোরীয় ভাষাটির চেয়ে আলাদা। এটি উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ং ইয়াং অঞ্চলে প্রচলিত ভাষার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। উত্তর কোরিয়াতে ছয়টি আঞ্চলিক উপভাষা রয়েছে, তবে চেজু দ্বীপের উপভাষাটি বাদে এরা পরস্পর বোধগম্য। উত্তর কোরিয়াতে ব্যবহৃত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিদেশি ভাষা সম্ভবত চীনা ভাষার অবস্থান। উত্তর কোরিয়ার সাক্ষরতার হার উচ্চ, প্রায় ৯৩%।১৯৪৯ সালে উত্তর কোরিয়াতে আইন করে গণমাধ্যমে চীনা অক্ষর ব্যবহার করে কোরীয় ভাষা লেখা নিষিদ্ধ করা হয়। তবে একই সাথে উত্তর কোরিয়ার স্কুলগুলিতে চীনা ভাষা শিক্ষার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার ভাষাতে ইংরেজি ও জাপানি শব্দ ব্যবহারের প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়, যা উত্তর কোরিয়াতে সমালোচিত। ভাষা পরিকল্পনা, ভাষা নীতি, এবং নতুন শব্দ সৃষ্টি ও গ্রহণের নীতি প্রণয়নের ব্যাপারেও উত্তর কোরিয়ার প্রশাসন দক্ষিণ কোরীয় প্রশাসনের চেয়ে বেশি উদ্যমী। বিভূতিভূষণ বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য বিভূতিভূষণ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণপূর্ব বঙ্গে অবস্থিত, যা পারমাদান বন নামেও পরিচিত। টাকি টাকি হল পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার একটি বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র। এটি ইছামতি নদীর তীরে অবস্থিত। টাকি ইছামতি নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত এবং নদীর পূর্ব তীরে বাংলাদেশ। উত্তরবঙ্গে কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, দক্ষিণ দিনাজপুর দার্জিলিং জেলা জলপাইগুড়ি, মালদহ, মুর্শিদাবাদ ও উত্তর দিনাজপুর জেলার রয়েছে। — পূর্ব ডুয়ার্সের একটি শহর, হিমালয় পর্বতমালার কাছাকাছি, বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের স্থান। — একটি জাদুঘর রয়েছে যেখানে প্রাচীন শিল্পকর্ম সংরক্ষণ আছে, বন এবং পিকনিক করবার জন্য স্থান নিকটবর্তী। — কোচবিহার রাজ্যের সাবেক রাজধানী। ১৯ শতকের শেষের দিকে একটি মহিমান্বিত প্রাসাদ। — মনোরম শৈলশহর এবং অন্যতম প্রধান চা উৎপাদন কেন্দ্র। — অন্যতম প্রধান ব্যবসাকেন্দ্র ও কেনাকাটার জায়গা। সিকিম এবং ভারতের উত্তর পূর্ব অঞ্চলের যাত্রীদের প্রবেশপথ। # গরুমারা জাতীয় উদ্যান প্রচুর বন্যপ্রাণীর বসবাস এই খানে। গৌর-পান্ডুয়া গৌর এবং পান্ডুয়া শহর দুটি ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং মালদা শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তরে এখন মহান প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। # জলদাপাড়া এক শিংযুক্ত গণ্ডারসহ বন্যপ্রাণীসহ একটি জাতীয় উদ্যান। ঐতিহাসিকভাবে উত্তর বঙ্গকে গৌর নামে অভিহিত করা হয়, কিন্তু এই অঞ্চলটি রংপুর ও রাজশাহীর কিছু জেলায় বা অঞ্চলে অন্তর্ভুক্ত ছিল, যা এখন বাংলাদেশে অবস্থিত। কথিত দ্বন্দ্ব, লোকচর্চা এবং জীবন শৈলীর ক্ষেত্রে মোট এলাকার একটি স্বতন্ত্রতা রয়েছে। মেট্রোপলিটান নগরের মাদকের ভিড় থেকে দূরে, তার নিজস্ব একটি শান্ততা আছে। পরাক্রমশালী হিমালয়ের পাদদেশে দাঁড়িয়ে, এটি ধীরে ধীরে গঙ্গার পলল সমভূমিতে, পদ্মা ও যমুনা নদীতে পড়ে যায়। গঙ্গা পাহাড়ের রামমহাল পাহাড় এবং ব্রহ্মপুত্র বৃত্তাকার মধ্যে গঙ্গা প্রবাহিত। অন্যান্য অশান্ত নদীগুলি উত্তর বঙ্গের মধ্যে প্রবাহিত হয় এবং সমভূমিতে প্রবাহিত হয়। এটি পর্বত-পর্বতারোহণ শেরপা, এবং তাদের নিজস্ব কিছু স্বতন্ত্রতা সঙ্গে অন্যান্য ব্যক্তিদের জমি। কিছু মুসলমান-আধিপত্যের এলাকায় তাদের নিজস্ব ঐতিহ্য রয়েছে। এটি বিখ্যাত এক শিংযুক্ত গণ্ডার এবং অসংখ্য অন্যান্য প্রজাতির প্রাণী এবং পাখির বাসা। যোগাযোগের লিংকগুলির উন্নতিতে, উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের প্রবাহ বৃদ্ধি করছে। এটি একটি বিস্ময়কর জমি যেটি সুদূরপ্রসারী পর্যটকদের দ্বারা সঠিকভাবে অনুসন্ধানের জন্য অপেক্ষা করছে। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ি বা উত্তরা গণভবন বাংলাদেশের নাটোর শহর থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার দূরে এককালের দিঘাপাতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান এবং বর্তমান উত্তরা গণভবন বা উত্তরাঞ্চলের গভর্মেন্ট হাউস। প্রাসাদের মূল অংশ এবং সংলগ্ন কিছু ভবন নির্মাণ করেছিলেন রাজা দয়ারাম রায়। রাজবংশের ষষ্ঠ রাজা প্রমদানাথ রায়ের আমলে ১৮৯৭ সালের ১০ জুন নাটোরের ডোমপাড়া মাঠে তিনদিনব্যাপী বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের এক অধিবেশন আয়োজন করেন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরসহ অনেক বরেণ্য ব্যক্তি এ অধিবেশনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন। অধিবেশনের শেষ দিন ১২ জুন প্রায় ১৮ মিনিটব্যাপী এক প্রলয়ংকরি ভূমিকম্পে রাজপ্রাসাদটি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়। পরে রাজা প্রমদা নাথ রায় ১৮৯৭ সাল থেকে ১৯০৮ সাল পর্যন্ত ১১ বছর সময় ধরে বিদেশি বিশেষজ্ঞ, প্রকৌশলী ও চিত্রকর্ম শিল্পী আর দেশি মিস্ত্রিদের সহায়তায় সাড়ে ৪১ একর জমির উপর এই রাজবাড়ীটি পুনঃ নির্মাণ করেন। ঢাকা থেকে নাটোরগামী যেকোনো বাসে যাওয়া যাবে। ঢাকা থেকে নাটোরের চার ঘণ্টার পথ।এসি এবং ননএসি দুই ধরনের বাস এই রোডে চলাচল করে।এসি পরিবহনের মধ্যে রয়েছে গ্রিনলাইন ও হানিফ পরিবহন, শ্যামলী ইত্যাদি এবং নন এসির মধ্যে রয়েছে শ্যামলী ও ন্যাশনাল ট্রাভেলসের বাস এ পথে নিয়মিত চলাচল করে। রাজশাহীগামী যেকোন বাসে অথবা ট্রেনে নাটোর যাওয়া যাবে। নাটোর বাসস্ট্যান্ড বা রেলস্টেশন থেকে সিএনজি অটোরিকশায় মাত্র ১৫ মিনিটে যাওয়া যায় উত্তরা গণভবন। উত্তরা ভবনের আশেপাশে থাকার মতো তেমন কোনো হোটেল নেই। তাই রাতে থাকার জন্য ভিআইপি হোটেলের কোনো বিকল্প নেই। হোটেল আরপি হোটেল মিল্লাত মোটামুটি ভালো মানের হোটেল। কিছু সাধারণ মানের হোটেলও রয়েছে– হোটেল উত্তরা (ফকির হাট হোটেল রুখসানা (কানাইখালি)। উসমানীয় সাম্রাজ্য বা তুর্কি সাম্রাজ্য বিশ্বের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ সাম্রাজ্যগুলোর একটি। এই সাম্রাজ্য ইউরোপ এশিয়া আফ্রিকা]]সহ বলকান ও দক্ষিণ কোরিয়া]]র বেশকিছু অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের সময় এই সাম্রাজ্যের পতন হয়। উসমানীয় সাম্রাজ্যে যেসব খাবার প্রচলিত ছিল তা বর্তমানেও তুরস্কসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রচলিত রয়েছে। উসমানীয় সাম্রাজ্যের রন্ধনশৈলী বিভিন্ন প্রকার খাদ্যের প্রকারভেদ ব্যবহারের জন্য বিখ্যাত। বেগুন, টমেটো, আলু, গোল মরিচ ইত্যাদি সবজি সবচেয়ে প্রসিদ্ধ ছিল উসমানীয় যুগে যা এখনও অতিতে উসমানীয় সাম্রাজ্যে থাকা অঞ্চলসমূহে প্রচলিত রয়েছে। দোলমা নামে একধরনে খাবার উসমানীয়রা খেত যা রান্না করতে উপকরণ হিসেবে প্রধানত গোলমরিচ ব্যবহৃত হতো। এটি ছাড়াও ভাতও খেত তারা। অন্যান্য নানা প্রজাতির সবজি এবং খাবারও খেত উসমানীয় সাম্রাজ্যের লোকেরা। উসমানীয়রা স্যুপ খেতে খুপ পছন্দ করতো। উসমানীয় যুগে স্যুপ কোরবা নামে পরিচিত ছিল এবং এখনও রাশিয়াসহ কিছু দেশে কোরবা নাম পরিচিত। মাংসের তৈরি খাবার ইয়াহি, বিভিন্ন সবজি, মরিচ ইত্যাদি সেসময়ের ধর্মীয় খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল যা মাঝে মাঝে প্রধান খাবার হিসেবেও পরিবেশন হতো। বুরেক নামেও একধরনের খাবার খেত উসমানীয়রা যা প্রধানত মাংস, আলু, মাশরুম ইত্যাদি দিয়ে তৈরি করা হতো। কফি উসমানীয় সাম্রাজ্যের বহুল প্রচলিত পানীয়সমূহের মধ্যে অন্যতম। সাম্রাজ্যের শুরুর দিকে ইয়েমেন থেকে কফি আমদানি করতো উসমানীয়রা। কিন্তু পরবর্তীকালে তারা নিজেরাই কফি উৎপাদন শুরু করে এবং পুরো সাম্রাজ্যের অতি দ্রুত এর বিস্তার লাভ করে। ইসলাম ধর্মানুসারে মদ্যপান অবৈধ হওয়ায় মুসলিম প্রধান অঞ্চলগুলোতে এটি কম পাওয়া গেলেও যে সব অঞ্চলে খ্রিস্টানদের প্রাধান্য ছিল সেখানে মদের সরবরাহ ছিল প্রচুর। ফুল এবং ফলের রস দিয়ে তৈরি একধরনের বিশেষ পানীয় বিশেষভাবে প্রশংসিত ছিল উসমানীয় সাম্রাজ্যে। জন্মদিন, বিয়ে ইত্যাদি আনন্দানুষ্ঠানে এই পানীয়ের জনপ্রিয়তা ছিল অনেক। ঋজুক জলপ্রপাত বা ঋজুক ঝর্ণা বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্তর্গত বান্দরবানের রুমা উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত। মার্মা ভাষায় ঝর্ণাটি রী স্বং স্বং নামে ডাকা হয়। প্রায় ৩০০ ফুট উচ্চতা হতে জলধারা সাংগু নদীতে প্রবাহিত হয়। সাঙ্গু নদীর পাড়ে প্রায় ৩০০ ফুট উঁচু থেকে সারা বছর জুড়ে জলপ্রপাতটির রিমঝিম শব্দে জল পড়তে থাকে। বর্ষার সময় সাঙ্গুর বুকে অনেক বেশি পানি ঢালে যে প্রবল স্রোতের তোড়ে জলপ্রপাতের ধারে পৌঁছতে বড় ইঞ্জিনচালিত নৌকাকেও বেশ বেগ পেতে হয়। তবে, জুলাই- আগস্ট মাসে জলপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি থাকে। শুকনো মৌসুমেও বেশে ভালো পরিমাণেই পানি থাকে। গতি, উদ্দমতারও কমতি থাকে না তখন। জলপ্রপাতের কাছে গিয়ে দাঁড়ালেই বর্শার ফলার মতো শরীরে এসে বিঁধবে ঠাণ্ডা পানির ফলা। সুমিষ্ট অনুভূতিতে ছড়িয়ে পড়বে সমগ্র শরীরে। যেখান থেকে নামছে জলের ধারা, সেখানে পাহাড়ের গায়ে গভীর হয়ে জন্মেছে গাছপালা। সবুজের পুরো আস্তর যেন চারপাশে যা এই ঝর্ণা এনে দিয়েছে ভিন্নমাত্রা। ঋজুক জলপ্রপাত দেখার জন্য বান্দরবান থেকে রুমায় আসতে হবে। রুমা বাজার থেকে নদীপথে থানছি যাবার পথে ঋজুক ঝর্ণা দৃশ্যমান। রুমা বাজার থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৭ কিলোমিটার ও বান্দরবান সদর থেকে ৬৬ কিলোমিটার দূরে পান্তলা মৌজায় অবস্থিত। ঋজুক ঝর্ণায় যেতে রুমাবাজার থেকে নৌকা পাওয়া যায়। নৌকা ভাড়া ৫০০ টাকা। তবে ইচ্ছে করলে খুব সকালে উঠে পায়ে হেঁটেও রওনা দেওয়া যায়। সাঙ্গুতে পানি একেবারেই কম। নিচে চিকচিক বালু দেখা যায়। টলটলে পানির নিচে ছোট ছোট নুড়িপাথরের রাজত্ব। হাঁটুজলে শামুক খুঁজে ফিরছে মারমা কিশোরীরা। ডানে পাহাড়, বাঁয়ে বেশ কিছুটা জায়গা জুড়ে ফসলের ক্ষেত। রুমা বাজারের দিকে ফেরার সময় প্রচুর বাঁশের চালি বা ভেলা চোখে পড়বে সাঙ্গুর বুকে। ভেলা বানিয়ে নদীর স্রোতে ভাসিয়ে দূর-দূরান্তে নিয়ে যাওয়া হয় বাঁশ। ঋজুক জলপ্রপাতের উল্টো পার্শ্বে নতুন ঋজুকপাড়া নামে মারমাদের পাড়া আছে। আর এ পাশে পাহাড়ের ওপর বমদের যে পাড়াটি এর নামও ঋজুকপাড়া। হাতে সময় থাকলে ঋজুক দেখার সাথে সাথে আদিবাসীদের জীবনযাত্রাও অবলোকন করে অভিজ্ঞতা নিয়ে আসা যায়। আতিথেয়তা ও আন্তরিকতার দিক দিয়ে বম কিংবা মারমারা অতুলনীয়। রুমায় রাত্রিযাপনের জন্য হোটেল হিলটন উল্লেখযোগ্য। জনশ্রুতি রয়েছে যে, বেবুধ নামীয় এক কোচ উপজাতি প্রধান ষোড়শ শতাব্দীতে এগারসিন্দুর দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। ঈশা খাঁ বেবুধ রাজার কাছ থেকে দুর্গটি দখল করেন এবং একে শক্তিশালী সামরিক ঘাঁটিতে পরিণত করেন। ১৫৯৮ সালে মান সিংহ দুর্গটি আক্রমণ করেন। ১৮৯৭ সালে ভূমিকম্পে দুর্গটি নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তবে দুর্গের ভেতরে উঁচু একটি ঢিবি পাওয়া যায়, যেখান থেকে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কামান দাগানো হতো। ১১টি নদীর মোহনায় ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে উঁচু শক্ত এঁটেল লাল মাটির এলাকা ব্যবসা-বাণিজ্য ও বসবাসের স্থান হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় গঞ্জের হাট নামে প্রসিদ্ধ ছিল। গঞ্জের হাট ১১টি নদীর সঙ্গমস্থলে বিধায় তখনকার জ্ঞানী-গুণীজন ঐ ১১টি নদীকে সিন্দু নদ নাম আখ্যায়িত করে স্থানটির নামকরণ করা হয় এগারসিন্দুর। এটি ইতিহাস সমৃদ্ধ জনপদ হিসেবে গড়ে উঠেছিল। ঢাকার মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে জলসিঁড়ি ও অনন্যা পরিবহন করে বা অন্য কোন জেলা থেকে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলা সদরের থানারঘাটে নামতে হবে। থানারঘাটে বাস থেকে নেমে রিক্সা বা ইজিবাইকে করে এগারসিন্দুর যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে বা অন্য কোন জেলা থেকে আন্তঃনগর রেলে করে এগারোসিন্দুর কিংবা কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেসে চড়ে মানিকখালী স্টেশনে নামতে হবে। সেখান থেকে ইজিবাইক বা সিএনজিতে করে কটিয়াদী আসতে হবে। কটিয়াদী থেকে সরাসরি এগারোসিন্দুরে যাওয়া যাবে ১৮৯২ সালের ভূমিকম্পে দুর্গটি ধ্বংস হয়ে গেলেও আজও কিছু কিছু নিদর্শন রয়ে গেছে। দুর্গটি ছিল বিশাল আকারের। দুর্গ এলাকায় এখনও খুঁজে পাওয়া যায় জাফরি ইট, অজানা সুড়ঙ্গ, মৃতপাত্রের ভগ্নাংশ। এটি ছিল ঈশা খাঁর শক্ত ঘাঁটি। এখনও দুর্গের ভেতরে উঁচু একটি টিলার মতো ঢিবি দাঁড়িয়ে আছে, যেখান থেকে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কামান দাগানো হতো। এখানে খাওয়া ও থাকার জন্য তেমন ভালো ব্যবস্থা নেই। তবে পাকুন্দিয়ায় কিছু সাধারণ মানের খাবার হোটেল ও একটি সরকারি ডাকবাংলো আছে। এশিয়ার ইতিহাস বিভিন্ন প্রান্তিক উপকূলীয় অঞ্চলের স্বতন্ত্র ইতিহাস হিসেবে দেখা যায়: পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্য, যা এশিয়ার মধ্য প্রান্তর দ্বারা যুক্ত। এশিয়ার উপকূলীয় অঞ্চলগুলো পৃথিবীর প্রাচীনতম পরিচিত সভ্যতাগুলোর বিকাশস্থল, যা উর্বর নদী উপত্যকাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে। সভ্যতাগুলোতে মেসোপটেমিয়া, সিন্ধু উপত্যকা ও হোয়াংহোর অনেক মিল রয়েছে। এই সভ্যতাগুলো প্রযুক্তি এবং ধারণা বিনিময় করতে পারে, যেমন গণিত ও চাকা। অন্যান্য উদ্ভাবন, যেমন লিখন রীতি, প্রতিটি সভ্যতায় পৃথকভাবে বিকশিত হয়েছে বলে মনে হয়। শহর, রাজ্য এবং সাম্রাজ্য এসব নিম্নভূমিতে বিকশিত হয়। কেন্দ্রীয় প্রান্তীয় অঞ্চলে দীর্ঘকাল ধরে অশ্বারোহী যাযাবর দ্বারা অধ্যুষিত ছিল, যারা কেন্দ্রীয় প্রান্তীয় অঞ্চল থেকে এশিয়ার সব অঞ্চল পৌঁছাতে পারত। কেন্দ্রীয় প্রান্তীয় অঞ্চল থেকে প্রাচীনতম বংশের বিস্তার হল ইন্দো-ইউরোপীয়, যারা তাদের ভাষা মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া, চীনের সীমানা পর্যন্ত ছড়িয়ে দিয়েছিল। এশিয়ার উত্তর দিকের শেষ সীমায় অবস্থিত সাইবেরিয়া প্রান্তীয় যাযাবরদের জন্য দুর্গম ছিল মূলত ঘন বন, জলবায়ু এবং তুন্দ্রার জন্য। এই এলাকা খুব জনবিরল ছিল। মধ্য এবং প্রান্তীয় অঞ্চল অধিকাংশই পর্বত ও মরুভূমি দ্বারা পৃথক ছিল। ককেশাস, হিমালয় পর্বতমালা ও কারাকোরাম, গোবি মরুভূমি প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে, যা প্রান্তীয় অশ্বারোহী কেবল পার হতে পারে। যখন শহুরে বাসিন্দারা আরও উন্নত ছিল প্রযুক্তিগতভাবে ও সামাজিকভাবে, তখন অনেক ক্ষেত্রেই তারা প্রান্তীয় অশ্বারোহীর আক্রমণের বিরুদ্ধে সামরিকভাবে সামান্যই লড়তে পারত। যাইহোক, এসব নিম্নভূমিতে যথেষ্ট উন্মুক্ত তৃণভূমি নেই যা বিশাল অশ্বারোহী বাহিনীর যোগান দিতে পারবে; এছাড়া অন্যান্য কারণে, যাযাবরেরা চীন, ভারত ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহ জয় করে তাদের স্থানীয় সমৃদ্ধশালী সমাজে মিশে যেতে পেরেছিল। সপ্তম শতকে মুসলিম বিজয় চলাকালে, ইসলামিক খিলাফত মধ্যপ্রাচ্য ও মধ্য এশিয়া জয় করে। পরবর্তিতে ত্রয়োদশ শতকে মোঙ্গল সাম্রাজ্য এশিয়ার অনেক বড়ো অংশ জয় করে, যা চীন থেকে ইউরোপ পর্যন্ত বিস্তৃত। মোঙ্গল আক্রমণ করার আগে, চীনে প্রায় ১২০ মিলিয়ন মানুষ ছিল; আক্রমণের পরবর্তী আদমশুমারিতে ১৩০০ খ্রিস্টাব্দে প্রায় ৬০ মিলিয়ন মানুষ ছিল। ব্ল্যাক ডেথ, পৃথিবীব্যাপী মানব ইতিহাসের সবচেয়ে বিধ্বংসী মৃত্যুমিছিল, মধ্য এশিয়ার অনুর্বর সমভূমিতে উদ্ভব হয়ে এটা সিল্ক রোড বরাবর চলে গেছে। রাশিয়ান সাম্রাজ্য সপ্তদশ শতক থেকে এশিয়া বিস্তৃত হয়, এবং শেষ পর্যন্ত ঊনবিংশ শতকের শেষ নাগাদ সাইবেরিয়া এবং অধিকাংশ মধ্য এশিয়ার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। ষোড়শ শতক থেকে উসমানীয় সাম্রাজ্য আনাতোলিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা এবং বলকান অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতে থাকে। সপ্তদশ শতকে, মাঞ্চুরা চীন জয় করে এবং চিং রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করে। এদিকে ষোড়শ শতক থেকে ইসলামি মুঘল সাম্রাজ্য অধিকাংশ ভারত শাসন করতে থাকে। এশিয়া বিভিন্ন ভাষা পরিবার এবং বিচ্ছিন্ন ভাষার আবাস। এশিয়ার বেশির ভাগ দেশে স্থানীয়ভাবে একাধিক ভাষায় কথা বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ এথ্‌নোলগ অনুযায়ী, ৬০০-এর অধিক ভাষা ইন্দোনেশিয়ায়, ও ৮০০-এর অধিক ভাষা ভারতে প্রচলিত। এবং ১০০-এর বেশি ফিলিপাইনে প্রচলিত। চীনের বিভিন্ন প্রদেশে অনেক ভাষা এবং উপভাষা রয়েছে। ওডভার মুনক্সগার্ড পার্ক রাজশাহী জেলা সদরে অবস্থিত একটি বিনোদন পার্ক। পদ্মা নদীর পাশে অবস্থিত হওয়ায় এটি পদ্মা গার্ডেন নামেও পরিচিত। রাজশাহী শহরের বাণিজ্যকেন্দ্র সাহেব বাজার, জিরো পয়েন্ট থেকে ২ মিনিট দক্ষিণ দিকে হাঁটলেই পাওয়া যাবে এই পার্ক। এখানে দর্শনার্থীদের জন্য বেশ কয়েকটি রেস্তোরা আছে। পদ্মা নদীর তীর ঘেষে পুর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত এই পার্ক থেকে পদ্মা নদীর অপরূপ শোভা দেখতে পাওয়া যায়। এর অবকাঠামো পর্যটকার্ষক। দর্শনার্থীদের জন্য এখানে রেস্তোরা, বসার জায়গা, উন্মুক্ত ওয়াইফাই, নৌকা ভ্রমণ, মুক্তমঞ্চ ইত্যাদি সুবিধা আছে। এই পার্কে প্রবেশ করার জন্য কোন প্রবেশমূল্য দেওয়া লাগে না। আকাশ, নৌ বা স্থলপথে রাজশাহীতে আসার পর জিরো পয়েন্ট থেকে ২ মিনিট দক্ষিণ দিকে হাঁটলেই পাওয়া যাবে এই পার্ক। রাজশাহী শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত হওয়ায় এখানে বেশ ভালো মানের আবাসিক হোটেল, মোটেল ও বাংলো আছে। সেসব স্থান রাত্রিযাপন করার জন্য বেশ নিরাপদ। রাজশাহী শহরের ভালো রেস্তোরা গুলো এই পার্কের নিকটবর্তী। ওমান আরব উপদ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব কোনাতে অবস্থিত রাষ্ট্র। এটি একটি মরুময় দেশ, যেখানে সুউচ্চ পর্বতমালার ঠিক পাশেই রয়েছে উজ্জ্বল শুভ্র বালুর সমুদ্র সৈকত। এখানে সংখ্যালঘু মুসলমান গোত্র ইবাদি জাতির লোকেরা বাস করে। এরা শিয়া ও সুন্নীদের চেয়ে স্বতন্ত্র। বহু শতাব্দী ধরে ওমান ভারত মহাসাগরীয় বাণিজ্যের একটি অন্যতম কেন্দ্র ছিল। ১৭শ থেকে ১৯শ শতক পর্যন্ত এটি একটি ঔপনিবেশিক শক্তি ছিল। ওমানের রাজা সুলতান উপাধি ব্যবহার করেন এবং দেশটির সরকারি নাম ওমান সুলতানাত। ওমানের পশ্চিমে ইয়েমেন সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত পূর্বে আরব সাগর উত্তরে ওমান উপসাগর। ওমানের সবচেয়ে উত্তরের অংশ মুসান্দাম উপদ্বীপ হর্মুজ প্রণালীর দক্ষিণ তীর গঠন করেছে। পারস্য উপসাগরে ওমানের কয়েক কিলোমিটার তটরেখা আছে। মাসকাত ওমানের রাজধানী এবং বৃহত্তম নগর। ওমান আরব উপদ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব চতুর্থাংশে অবস্থিত। ওমানের শতকরা ৮০ ভাগেরও বেশি এলাকা মরুভূমি, ১৫% পর্বত এবং মাত্র ৩% উপকূলীয় সমভূমি। বেশির ভাগ লোকালয় সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত। ওমান উপসাগর, আরব সাগর, এবং আর রাব আল খালি মরুভূমি ওমানকে বাকি সব দেশ থেকে পৃথক করে রেখেছে। আদর্শ আরবি ভাষা ওমানের সরকারি ভাষা। ওমানের আরবিভাষীদের মধ্যে দ্বিভাষিকতা বিদ্যমান। আনুষ্ঠানিক ও সরকারি কর্মকাণ্ডে কথ্য ও লিখিত ভাষা হিসেবে আদর্শ আরবি ব্যবহৃত হয়। কিন্তু অনানুষ্ঠানিক কথাবার্তায় ভাবের আদান-প্রদানে স্থানীয় আরবি উপভাষাগুলিই বেশি ব্যবহৃত হয়। স্থানীয় আরবি উপভাষাগুলির মধ্যে আছে ওমানি আরবি ভাষা, উপসাগরীয় আরবি ভাষা এবং জোফারি আরবি ভাষা। অনেক ওমানি আরবি ছাড়াও দ্বিতীয় আরেকটি ভাষায় কথা বলতে পারেন। আরবি ছাড়াও ওমানের দক্ষিণাংশে অনেকগুলি আধুনিক দক্ষিণী আরবি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে আছে জিব্বালি ভাষা, মেহরি ভাষা, হার্সুসি ভাষা এবং হবিয়ত ভাষা। এগুলি আরবির মতোই সেমিটীয় ভাষা, কিন্তু আরবি থেকে আলাদা। হর্মুজ প্রণালীর উপর অবস্থিত পর্বতময় মুসান্দাম উপদ্বীপে শিহু গোত্রের লোকেরা শিহ্‌হি নামের একটি ইরানীয় ভাষায় কথা বলে। ভাষাটিতে আরবির বড় প্রভাব দেখা যায়। ওমান এয়ার হচ্ছে ওমানের জাতীয় বিমানসংস্থা, যা মাস্কাট এর সীব এ মাস্কাট ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট এর গ্রাউন্ড ফ্লোরে অবস্থিত৷ বিমানসংস্থাটি অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটে বিমান পরিচালনা করে থাকে এবং একই সাথে আঞ্চলিক এয়ার ট্যাক্সি এবং চার্টার ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে৷ এয়ারলাইনটি দ্বারা পরিচালিত বিমানসমূহের প্রধান কেন্দ্রস্থল হচ্ছে মাস্কাট ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট৷ ওমান এয়ার আরব এয়ার ক্যারিয়ার্স অর্গানাইজেশন এর একজন সদস্য৷ ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আইএটিএ: ZYL, আইসিএও: VGSY) বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটি বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ দ্বারা পরিচালিত ও বাংলাদেশের জাতীয় এয়ারলাইন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স-এর জন্য ব্যবহৃত হয়। ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের মহানায়ক জেনারেল ওসমানীর নামানুসারে নামকরণ করা হয়। তারপূর্বে এটির নাম ছিল সিলেট বিমানবন্দর। এখান থেকে বিমান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আন্তর্জাতিক রুটে এবং বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ার এবং ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আবুধাবি, দোহা, দুবাই, লন্ডনের হিথ্রো ও জেদ্দা থেকে সিলেটে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে। এছাড়াও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এবং অন্যান্য বেসরকারি বিমান সংস্থা ওসমানী অান্তর্জাতিক বিমানবন্দর দেশের অভ্যন্তরে ঢাকা-সিলেট, সিলেট-চট্টগ্রাম, সিলেট-কক্সবাজার ইত্যাদি রূটে বিমান চলাচল করে থাকে। সড়কপথে ঢাকা হতে প্রথমে সিলেট যেতে হবে; অতঃপর সেখান থেকে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যেতে হবে। ঢাকা হতে সড়কপথে সিলেটের দূরত্ব ২৪১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার। সিলেট শহরের কেন্দ্রবিন্দু '০' পয়েন্ট হতে ৮ কিলোমিটার এবং সিলেট রেলওয়ে স্টেশন ও কদমতলী বাস টার্মিনাল থেকে ১০ কিলোমিটার দুরত্বে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অবস্থান। সিলেট এসে সেখান থেকে রিক্সা বা সিএনজি অটো রিক্সায় অতি সহজেই ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসা যায়। * সিলেটের মূল বাস স্ট্যান্ড কদমতলী বাস টার্মিনাল অথবা রেল স্টেশন থেকে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসার জন্য ভাড়া হবেঃ * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, ওসমানী নগরঃ ☎ ০৮২২২ * সিভিল সার্জন কার্য্যালয়, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৬৩০৮; * ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৭০৫৫; * ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-২৮৩০৫২০; কক্সবাজার ১২০ কিলোমিটার (৭৫ মাইল) দীর্ঘ, যা পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। ঢাকা থেকে সড়ক, রেল ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৪০ কি.মি.। ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে কক্সবাজার রুটের বাসগুলো ছেড়ে যায়। তবে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল, কমলাপুর, মতিঝিল ও আরামবাগ থেকে অধিকাংশ বাস ছেড়ে যায়। ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে এখনো কোনো রেল যোগাযোগ গড়ে ওঠেনি। রেলে করে কক্সবাজার যেতে চাইলে আপনাকে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে হবে। চট্টগ্রাম শহর থেকে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস রয়েছে সরাসরি কক্সবাজারে যাওয়ার। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ১৬০ কি.মি.। ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে বিমান যোগাযোগ রয়েছে। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইট প্রতিদিন ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চলাচল করে। সাইকেল-রিক্সা প্রচুর পাওয়া যায়। প্রধান সড়কে হোটেল মোটেল জোন এবং লালদিঘি লেক এলাকার মধ্যে যাতায়াতের খরচ ১২ টাকা, যদিও বিদেশিদের থেকে ভাড়া বেশি আদায়ের চেষ্টা করে থাকে। তারা কমপক্ষে ২০ টাকা চাইবে, ১৫ টাকা একটি মোটামুটি মধ্যম ভাড়া। কক্সবাজারের প্রধান আকর্ষন হচ্ছে সমুদ্র সৈকত। সবচেয়ে জাঁকজমক হচ্ছে লাবনী সমুদ্র সৈকত। পরিষ্কার ঝকঝকে পরিবেশ আর নানা সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এখানে। সমুদ্র সৈকতের তীর ঘেষে রয়েছে ইজি চেয়ারে শোবার ব্যবস্থা। চা-কফি-ডাব-মুড়ি-বাদাম সবই পাওয়া যায়। এছাড়া স্পীডবোট, বিচকার, ঘোড়ায় চড়ার ব্যাবস্হা এসব তো রয়েছেই। এছাড়া একটু দূরে ইনানী সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্যও অবশ্যই প্রশংসনীয়। এখানে পানির মধ্যে রয়েছে বড় বড় সব পাথর। ইনানী যাবার পথে দীর্ঘ সি-ড্রাইভ অবশ্যই মুগ্ধ করবে আপনাকে। রাস্তার একদিকে পাহাড় আর অন্যদিকে সুদীর্ঘ সমুদ্র সৈকত পুরোটা পথ সঙ্গ দিবে আপনাকে। ইনানী সমুদ্র সৈকতে যাবার পথেই দেখা মেলে হিমছড়ির, এখানে রয়েছে মনোমুগ্ধকর এক ঝর্না। সিড়ি বেয়ে অনেক উঁচু পাহাড়ে উঠে কক্সবাজারের দৃশ্য দেখার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও এখানে ছোট মার্কেট ও সুন্দর করে সাজানো সমুদ্র সৈকত রয়েছে যা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষন। এই পথেই রয়েছে সামুদ্রিক জীব-জন্তুর জাদুঘর। বেশ কিছু জানা-অজানা জীবিত-মৃত প্রানী রয়েছে তাদের সংরক্ষণে। টিকিট জনপ্রতি ৩০০/-টাকা। প্রায় প্রতিটি আবাসিক হোটেল বা হোটেলের সন্নিকটে রেস্তোরাঁ বা খাবার হোটেল রয়েছে। কক্সবাজার ভ্রমণে গিয়ে পর্যটকদের বেশি আকর্ষণ থাকে সাগরের বিভিন্ন মাছের মেন্যুর প্রতি। বিশেষ করে চিংড়ি, রূপচাঁদা, লাইট্যা, ছুরি মাছসহ মজাদার শুটকি মাছের ভর্তার প্রতিই পর্যটকদের আকর্ষণ বেশি থাকে। খাবারের মেন্যু অনুযায়ী একে রেস্তোরাঁতে একেক ধরনের মূল্য তালিকা দেখা যায়। তবে বর্তমানে সরকার নির্ধারিত কিছু কিছু তালিকা ভোজন রসিকদের আশ্বস্ত করেছে। মোটামুটি ১০-৫০০ টাকার মধ্যে সাধ ও সাধ্য অনুযায়ী মজাদার খাবার গ্রহণ করতে পারবেন। তবে খাবার গ্রহণের পূর্বে খাবারের নাম, মূল্য এবং তৈরির সময় সম্পর্কে জেনে নিন। প্রয়োজনে খাদ্যের তালিকা ও মূল্য টুকে রাখুন। তালিকা সঙ্গে মিলিয়ে বিল প্রদান করুন। | আগমন=১৪০০ প্রস্থান=১২০০ মূল্য=৩০০০ টাকা কক্সবাজার জেলা বাংলাদেশ]]ের একটি জেলা। এটি চট্টগ্রাম বিভাগ এর অন্তর্গত। কক্সবাজার তার নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের জন্য বিখ্যাত। এখানে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্র সৈকত যা কক্সবাজার শহর থেকে বদরমোকাম পর্যন্ত একটানা ১৫৫ কিলোমিটার (৯৬ মাইল) পর্যন্ত বিস্তৃত। এখানে রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সামুদ্রিক মৎস্য বন্দর এবং সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশান। একসময় কক্সবাজার পানোয়া নামেও পরিচিত ছিল যার আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে হলুদ ফুল। এর আরও একটি প্রাচীন নাম হচ্ছে পালঙ্কি। ঢাকা থেকে সড়ক, রেল ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৪০ কি.মি.। ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে কক্সবাজার রুটের বাসগুলো ছেড়ে যায়। তবে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল, কমলাপুর, মতিঝিল ও আরামবাগ থেকে অধিকাংশ বাস ছেড়ে যায়। ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে এখনো কোনো রেল যোগাযোগ গড়ে ওঠেনি। রেলে করে কক্সবাজার যেতে চাইলে আপনাকে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে হবে। চট্টগ্রামের চকরিয়া থেকে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস রয়েছে সরাসরি কক্সবাজারে যাওয়ার। চকরিয়া থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৫৭ কি.মি.। ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে বিমান যোগাযোগ রয়েছে। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার, ইউএসবাংলা ও এয়ার এস্ট্রা প্রতিদিন ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে। * মানিকপুরের ফজল কুকের সাতগম্বুজ মসজিদ কক্সবাজারককে বলা হয় বাংলাদেশের হোটেল শহর। এখানে অলিগলিতে খুজে পাবেন হাজারো হোটেল। কক্সবাজার নামটি এসেছে ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স নামে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক অফিসারের নাম থেকে। কক্সবাজারের পূর্বনাম ছিল পালংকি''। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অধ্যাদেশ, ১৭৭৩ জারি হওয়ার পর ওয়ারেন্ট হোস্টিং বাংলার গভর্নর হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। তখন হিরাম কক্স পালংকির মহাপরিচালক নিযুক্ত হন। ক্যাপ্টেন কক্স আরাকান শরণার্থী এবং স্থানীয় রাখাইনদের মধ্যে বিদ্যমান হাজার বছরেরও পুরানো সংঘাত নিরসনের চেষ্টা করেন এবং শরণার্থীদের পুনর্বাসনে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি সাধন করেন, কিন্তু কাজ পুরোপুরি শেষ করার আগেই তিনি ১৭৯৯ সালে মারা যান। তাঁর পূর্নবাসন অবদানকে স্মরণীয় করে রাখতে একটি বাজার প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং এর নাম দেয়া হয় কক্স সাহেবের বাজার। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী কক্সবাজার সদর উপজেলার জনসংখ্যা ৫,২২,৪৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,৭৪,৯৮৩ জন এবং মহিলা ২,৪৭,৪৫২ জন। এ উপজেলার ৯০% মুসলিম, ৭% হিন্দু এবং ৩% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। ঢাকা থেকে সড়ক, রেল ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৪০ কিলোমিটার। ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে কক্সবাজার রুটের বাসগুলি ছাড়ে। তবে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল, কমলাপুর, মতিঝিল ও আরামবাগ থেকে অধিকাংশ বাস ছাড়ে। এই রুটে এসি ও নন-এসি উভয় ধরণের বাস রয়েছে। এই রুটে চলাচলকারী উল্লেখযোগ্য পরিবহনগুলোর মধ্যে রয়েছে গ্রীন লাইন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী এন্টারপ্রাইজ, সোহাগ পরিবহন, সৌদিয়া, এস আলম পরিবহন, মডার্ন লাইন, শাহ বাহাদুর, সেন্টমার্টিন প্রভৃতি। ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে এখনো কোনো রেল যোগাযোগ গড়ে ওঠেনি। রেলে করে কক্সবাজার যেতে চাইলে আপনাকে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে হবে। চট্টগ্রামের জিইসি মোড়, সিনেমা প্যালেস, বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল, শাহ আমানত সেতু প্রভৃতি এলাকা থেকে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস রয়েছে সরাসরি কক্সবাজারে যাওয়ার। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে বিমান যোগাযোগ রয়েছে। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি বিমান প্রতিদিন চলাচল করে। মাহাসিংদোগ্রী বৌদ্ধ মন্দির কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদ থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই বৌদ্ধমন্দির কক্সবাজার বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্স এর পাশে রাখাইন পল্লীতে অবস্থিত। রিক্সা ও ব্যাটারী চালিত গাড়ি যোগে যাওয়া যায়। যাতায়াত ভাড়া প্রায় ৩০-৪০ টাকা। মৎস্য অবতরণ ও পাইকারী মৎস্য বাজার কক্সবাজার সদর উপজেলার পশ্চিমে ৮ কিলোমিটার দূরে বিমান বন্দর সড়কে অবস্থিত। রিক্সা ও ব্যাটারী চালিত গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। ভাড়া আনুমানিক ৫০-৬০ টাকা। রাখাইন পাড়া কক্সবাজার সদর থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যাওয়া যায়। চৌফলদণ্ডী-খুরুশকুল সংযোগ সেতু কক্সবাজার শহর থেকে ৮ কিলোমিটার উত্তরে চৌফলদণ্ডী ইউনিয়নে নির্মিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা, বাস ও রিক্সা যোগে যাওয়া যায়। বার্মিজ মার্কেট কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদ থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। যেকোন যানবাহনে যাওয়া যায়। ইনানী সৈকত কক্সবাজার থেকে চান্দের গাড়ি করে এক বা দেড় ঘণ্টার পথ পেরিয়ে যাওা যায় এক সুন্দর সৈকত এ, যেখানে কোরাল পাথরগুলো আর বিভিন্ন আকৃতির শামুক, ঝিনুক হল মূল আকর্ষণ। ইনানী বিচ এ যে কেউ মুগ্ধ হতে বাধ্য। তবে সমস্যা হল পর্যটকদের আগে থেকেই খাবারদাবার সাথে করে নিয়ে যেতে হবে। যদিও বর্তমানে ইনানী বিচ এ কিছু রিসর্ট বা রেস্তোরাঁ হয়েছে। কিন্তু সেগুলো ব্যয়বহুল হতে পারে অনেকের কাছে। হিমছড়ি ঝর্ণা কক্সবাজার থেকে ১২ কিমি দক্ষিনে অবস্থিত এই প্রাকৃতিক ঝর্না অনেককেই আকর্ষণ করে থাকে। শীতকালে যদিও এ ঝর্নার পানি কমে যায়। আর দুঃখের কথা এই যে, বর্তমানে কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনায় সেখানে ময়লার ভাগাড় হয়ে গিয়েছে। এছাড়া অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে: * শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম * রাডারস্টেশন (হিলটপ সার্কিট হাউজ সংলগ্ন) * শাল, সেগুন, মেহগনি, গর্জন, রাবারসহ নানা প্রকৃতির উদ্ভিদ ও দুষ্প্রাপ্য অর্কিড * ঝিলংজা ইউনিয়নে দ্বাদশ শতাব্দীতে নির্মিত এক গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ কক্সবাজার এ বর্তমানে মোট ১৪৫ টি হোটেল রয়েছে। তন্মধ্যে ৬ টি হোটেলে সুইমিং পুল রয়েছে এবং ৪ টি তে স্পা করার সুব্যাবস্থা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯ টি হোটেল ব্যয়বহুল। কক্সবাজার শহরের যে কোন জায়গায় যে কোন মানের হোটেলে খেতে পারেন। কটকা সমুদ্র সৈকত সুন্দরবনের দক্ষিণ পূর্বকোনে খুলনা ও বাগেরহাটে অবস্থিত। মংলাবন্দর থেকে প্রায় ৯০ কি.মি. দূরে অবস্থিত এবং সুন্দরবনের পূর্ব অভয়ান্যে গুলোর মধ্যে প্রধান ও জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান। কটকা যেতে চাইলে আপনাকে প্রথমে সুন্দরবন অঞ্চলে (খুলনা, বাগেরহাটের মংলা) যেতে হবে। কটকায় বেড়াতে যাবার প্রধান মাধ্যম হল লঞ্চ। খুলনা থেকে রুপসা বা বাগেরহাটের মংলা বন্দর থেকে লঞ্চ পাবেন। এছাড়া বাগেরহাটের মংলা, মোরেলগঞ্জ, শরণখোলা থেকে পাবেন সুন্দরবনে যাওয়ার নৌযান পাওয়া যায়। পর্যটকদের নিয়ে এই লঞ্চ নোঙ্গর করা হয় কটকা খালে। খালের পশ্চিম পাড়ের জেটি পেরিয়ে উপরে উঠলেই বন কার্যালয়। এখান থেকে খানিকটা পশ্চিমে এগুলেই ইট বাঁধানো সংক্ষিপ্ত একটি পথের দেখা মিলবে। এর পরে আরেকটু সামনে গেলে সমুদ্র সৈকত। কটকা সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের ক্ষেত্রে টেলিটক মোবাইল অপারেটর এর সিম কার্ড নিতে ভুলবেন না, তাহলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন। কারণ ওখানে টেলিটকের একটি টাওয়ার ছাড়া অন্য কারো মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার নেই * সমুদ্র সৈকত এ সৈকত বুনো সুন্দরী। প্রায় তিন কিলোমিটার ঘন সুন্দরী, গেওয়া, গরান, এবং কেওড়ার বন পেরিয়ে সৈকতে যেতে হয়। জামতলা সমুদ্র সৈকতের পথে শুধু ম্যানগ্রোভ বন নয়, বেশ খানিকটা ফার্নের ঝোপও পেরুতে হয়। পথে একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ারও আছে। সৈকতটির আবার দুইটি ভাগ আছে। একটাতে ঝোপঝাড় বেশি, অন্যটা একটু বেশি খোলামেলা। মাটির স্তুপ করা পলি। ধুয়ে যাওয়া মড়া গাছের শেকড়, সব মিলিয়ে এক অপুর্ব সৌন্দর্য আপনি এই সৈকতে দেখতে পাবেন। * কটকা অভয়ারণ্য এখানে প্রায়ই দেখা মেলে সুন্দরবনের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ রয়েল বেঙ্গল টাইগারের। এ ছাড়া মনোরম চিত্রা হরিণের দল, বিভিন্ন জাতের পাখি, শান্ত প্রকৃতি এবং বিভিন্ন বন্য প্রাণীর উপস্থিতি রয়েছে। কটকার জেটির উত্তরে খালের চরজুড়ে থাকা কেওড়ার বনে দলবদ্ধ চিত্রা হরিণ, বানর আর শূকর দেখা যেতে পারে। আবার শীতের সময় রোদ পোহানো লোনা জলের কুমির দেলহা যাবে। কটকা বন কার্যালয়ের ঠিক ওপারে একটি ছোট খাড়ি চলে গেছে সোজা পূর্ব দিকে। এই পথে কিছু দূর যাওয়ার পরে হাতের ডানে ছোট্ট জেটি এবং ওপরে ওয়াচ টাওয়ার। কটকার ওয়াচ টাওয়ারটি চারতলা বিশিষ্ট। ৪০ ফুট উচ্চ টাওয়ার থেকে উপভোগ করা যায় সুন্দরবনের অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য। জামতলা বা কটকা সমুদ্র সৈকত হল বাংলাদেশের সবচেয়ে বিপজ্জনক সমুদ্র সৈকত। কটকা সৈকতটি সোজা পূর্বদিকে কচিখালিতে গিয়ে মিশেছে। এই সৈকতে ঢেউয়ের আকার অত্যন্ত পরিবর্তনশীল এবং অজ্ঞাত চোরাবালি জন্য পানিতে নামা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। সৈকতের পানিতে গোসল করতে যাবেন না। কটকাতে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস আছে। রেস্ট হাউসে লঞ্চ থেকে ওঠার জন্য এখানে কাঠের জেটি আছে। এ জেটি বেয়ে কিছু দুর হাটলেই রেষ্ট হাউস। পর্যটন জাহাজ বা নৌযান ছাড়াও সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে হিরণপয়েন্টের নীলকমল এবং টাইগার পয়েন্টের কচিখালী ও কাটকায় বন বিভাগের রেস্টহাউজে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। দেশি পর্যটকদের জন্য প্রতি কক্ষ তিন হাজার টাকা, চার কক্ষ ১২ হাজার টাকা। কচিখালী প্রতি কক্ষ তিন হাজার টাকা, চার কক্ষ ১০ হাজার টাকা। কটকা প্রতি কক্ষ দুই হাজার টাকা, দুই কক্ষ চার হাজার টাকা। এছাড়া সুন্দরবনের পাশে সাতক্ষীরা শহরে সাধারণ মানের হোটেল ও শ্যামনগরের মুন্সিগঞ্জে এনজিও সুশীলনের রেস্টহাউস ও ডরমেটরিতে একক, পরিবার ও দল নিয়ে থাকার সুবিধা রয়েছে। থাকার জন্যে মংলায় আছে পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল, পশুর বন্দরে সাধারণ হোটেল আছে পর্যটকদের জন্য। খুলনা মহানগরে হোটেল রয়েল, ক্যাসেল সালাম, হোটেল টাইগার গার্ডেন, হোটেল ওয়েস্ট ইন্, হোটেল সিটি ইন, হোটেল মিলিনিয়াম ইত্যাদি মানসম্পন্ন হোটেল ছাড়াও সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। [[ঢাকা থেকে সরাসরি মৌলভীবাজার বা শ্রীমঙ্গল উপজেলা হয়ে কমলগঞ্জে আসতে হয়। ঢাকা]]র সায়েদাবাদ ফকিরাপুল ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে মৌলভীবাজারে আসার সরাসরি দুরপাল্লার বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৪ হতে ৫ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে সরাসরি মৌলভীবাজারে আসার জন্য পরিবহন কোম্পানিগুলো হচ্ছে হানিফ এন্টারপ্রাইজ (এসি ও নন-এসি শ্যামলী পরিবহন (এসি ও নন-এসি সিলেট এক্সপ্রেস (নন-এসি মৌলভীবাজার সিটি (নন-এসি টিআর ট্রাভেলস (এসি রূপসী বাংলা (এসি ও নন-এসি) এবং তাজ পরিবহন (নন-এসি)। * ঢাকা-মৌলভীবাজার রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনগুলোর তথ্য পেতে যোগাযোগ করতে হবেঃ হানিফ এন্টারপ্রাইজ মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯২২ ৪১৭; শ্যামলী পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯৯৬ ৯৬৫; সিলেট এক্সপ্রেস মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; মৌলভীবাজার সিটি মোবাইল ৮৮০১৭১৬-২৯১ ১১২; টিআর ট্রাভেলস মোবাইল ৮৮০১৭১২-৫১৬ ৩৭৮; তাজ পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১৬-৩৮৭ ৯৩১। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে মিরপুর বা শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় শ্রীমঙ্গল আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১০০ টাকা। সেখান থেকে সেখান থেকে বাস, ম্যাক্সি, লেগুনা, সিএসজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে উপজেলা সদরে আসা যায়। এক্ষেত্রে ভাড়া লাগে ১৫ থেকে ৪০ টাকা। কমলগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ রয়েছে; ঢাকা থেকে কমলগঞ্জ আসার জন্য উপজেলা সদর থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরের ভানুগাছ রেল স্টেশন ও ৬ কিলোমিটার দূরের শমসেরনগর রেল স্টেশনে নামা যায়; এই দুটি রেল স্টেশনই কমলগঞ্জ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত। ঢাকা থেকে ভানুগাছ রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৪২ কিলোমিটার এবং শমসেরনগর রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৭১ কিলোমিটার। [[ঢাকা]]র কমলাপুর রেল স্টেশন বা চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি ভানুগাছ বা শমসেরনগর আসা যায়; কারণ ভানুগাছ ও শমসেরনগর হচ্ছে রেলপথে সিলেট বিভাগে প্রবেশের অন্যতম প্রধান দুটি স্টেশন এবং এই শহর দুটির উপর দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেলপথটি বিস্তৃত। কমলাপুর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ঢাকা – সিলেট এবং চট্টগ্রাম – সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে (সোমবার বন্ধ); * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে (রবিবার বন্ধ); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে ভানুগাছ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৬৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ৩৩৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৫০০ টাকা; এসি সীট ৫৭৫ টাকা এবং * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শমসেরনগর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৭০ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৯০ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ৩৫৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৫৩০ টাকা; এসি সীট ৬১০ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে কিংবা রেলপথে সরাসরি এখানে আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০; প্রচুর হাওড় ও নদী এবং বিল থাকা সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এখানকার সরাসরি নৌ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে এখানকার কিছু স্থানে সরাসরি নৌ পথে আসা যায়। বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ কমলগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। খাওয়া দাওয়ার জন্য যেতে পারেনঃ * গ্রাম বাংলা হোটেল ভানুগাছ চৌমুহনী, কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার; * শাহজালাল হোটেল উপজেলা চৌমুহনী, কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার; * পানহার হোটেল ভানুগাছ চৌমুহনী, কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার। কমলগঞ্জে ও এর আশেপাশে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো কমলগঞ্জ; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো শমসেরনগর, কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার; * হীড বাংলাদেশ রেস্ট হাউজ কমলগঞ্জ; * সুইস ভ্যালী রেস্ট হাউজ শমসেরনগর, কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার; * গ্রীন ভ্যালী রেস্ট হাউজ বটের তল, কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার; * গ্রাম বাংলা গেস্ট হাউজ ভানুগাছ চৌমুহনী, কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার; * গ্রীন ভিউ গেস্ট হাউজ ভানুগাছ চৌমুহনী, কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার; * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্য্যালয়, কমলগঞ্জ ৮৮০১৮১৯-৮০৭ ৯৫৩; * সিভিল সার্জন, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫২২৯৬; * জরুরি বিভাগ, সদর হাসপাতাল, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫৩০৮২; মংলা থেকে ইঞ্জিন চালিত জালিবোট/লাইফবোটে করে করমজল পর্যটন কেন্দ্রে পৌঁছাতে এক থেকে দেড় ঘণ্টা সময় লাগে। পর্যটন কেন্দ্রের প্রথমেই রয়েছে সুন্দরবনের মানচিত্র, যা সুন্দরবন সম্পর্কে মানচিত্রে প্রাথমিক ধারণা দেয়। সামনে আঁকাবাঁকা কাঠের তৈরি মাঙ্কি ট্রেইল নামের হাঁটা পথ ধরে এগিয়ে গেলে সুন্দরবনের জীববৈচিত্রের সমৃদ্ধতা সম্পর্কে অনুমান করা যায়। এই পথে এগিয়ে পশুর নদীর দেখা পাওয়া যায় চাইলে সেখানে নির্মিত বেঞ্চে বসে বিশ্রাম নেওয়া যাবে। সেখান থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দক্ষিণে পথের মাথায় একটি শেড রয়েছে। এই জায়গা থেকে পশ্চিম দিকে আরও একটি কাঠের নির্মিত ট্রেইল দেখতে পাওয়া যাবে। এই পথ আপনাকে নিয়ে যাবে কুমির এবং হরিণ প্রজনন কেন্দ্র এবং পর্যবেক্ষণ টাওয়ারে। এই টাওয়ার থেকে আশেপাশের সৌন্দর্য্য দেখা যাবে। ওয়াচ টাওয়ার পাশ থেকে যাওয়া যায় ঝুলন্ত ব্রীজে যা আরো ১কিলোমিটার গভীর জঙ্গলে নিয়ে যায়। এই ব্রীজ ধরে হাটলে শরীরে শিহরন জেগে ওঠে। বাংলাদেশি ও বিদেশি পর্যটকের জন্য করমজল পর্যটন কেন্দ্রে প্রবেশ মূল্য যথাক্রমে ৪৬ টাকা এবং ৫৭৫ টাকা। বাংলাদেশি ছাত্র ও গবেষকরা ৫০ ও ৫৭ টাকার বিনিময়ে প্রবেশ করতে পারেন। অবশ্য বিদেশি গবেষকদের করমজলে প্রবেশের জন্য ৯২০ টাকা দিতে হয়। বারো বছরের নিচে যেকেউ করমজলে প্রবেশ করতে ২৩ টাকার টিকেট কাটতে হবে। ভিডিও ক্যামেরা নিয়ে প্রবেশের জন্য এখানে ক্যামেরাপ্রতি অতিরিক্ত টাকা দিতে হয়। বাংলাদেশীদের জন্য এই চার্জ ৩৪৫ টাকা এবং বিদেশি জন্য ৫৭৫ টাকা। এবং দেহরক্ষী হিসেবে একজন গান ম্যান নিলে তার ৫৭৫ টাকা দিতে হয়। ঢাকার গাবতলী কিংবা সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে মেঘনা পরিবহন (০১৭১৭১৭৩৮৮৫৫৩ পর্যটক পরিবহন (০১৭১১১৩১০৭৮) সাকুরা পরিবহন (০১৭১১০১০৪৫০ সোহাগ পরিবহন (০১৭১৮৬৭৯৩০২) ইত্যাদি বাসে বাগেরহাট যেতে হবে। নদীপথে খুলনা থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার এবং মংলা থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে এই পর্যটন কেন্দ্রটি অবস্থিত। তাই বাগেরহাটের মংলা বন্দর থেকে করমজল যাবার নৌযান ভাড়া করতে হয়। এছাড়া মোরেলগঞ্জ, শরণখোলা এবং খুলনার রূপসা থেকেও করমজল পর্যটন কেন্দ্রে যাওয়া যায়। তবে সবচেয়ে ভাল হয় সায়দাবাদ বাস স্ট্যান্ড থেকে সরাসরি মংলা যাওয়ার বাসে করে যাওয়া। মংলা ফেরি ঘাট থেকে ১০ জনের উপযোগী ইঞ্জিন চালিত নৌকার ভাড়া করা যায় তাহলে খরচ সাশ্রয় হবে। সুন্দরবনে রাত কাটাতে চাইলে পর্যটন জাহাজে রাত কাটানো যায়। এছাড়া হিরণপয়েন্টের নীলকমল, টাইগার পয়েন্টের কচিখালী এবং কাটকায় বন বিভাগের রেস্ট হাউজে রাত্রিযাপন করা যাবে। নীলকমল ও কচিখালীতে কক্ষ প্রতি ৩০০০ টাকা ভাড়া দিতে হয়। তবে কচিখালীতে ৪ কক্ষ ভাড়া নিলে ১০,০০০ টাকায় থাকা যাবে। কটকা রেস্ট হাউজে রুম নিতে লাগে ২০০০ টাকা। বিদেশি ভ্রমণকারীদের এই সব রেস্ট হাউজে রাত কাটাতে রুম প্রতি ৫০০০ টাকা দিতে হয়। করমজল পর্যটন কেন্দ্র থেকে দিনে ফিরে আসলে মংলায় বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের মোটেল পশুরে থাকা যাবে। এছাড়াও মংলা শহরে সাধারণ মানের হোটেলগুলো আছে। খুলনা ফিরে এলে বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেল পাওয়া যাবে থাকার জন্যে। করমজল যেতে পশুর নদী পাড়ি দিতে হয়। এই নদী সবসময়ই কম-বেশি উত্তাল থাকে। তাই ভালো মানের ইঞ্জিন নৌকা নিয়ে যাওয়া উচিত। এছাড়া বন রক্ষী ছাড়া জঙ্গলের ভেতরে ঢুকবেন না। হরিণ ও কুমির প্রজনন কেন্দ্রের কোন প্রাণীকে খাবার দিবেন না। কর্ণফুলি নদী তীরবর্তী হওয়ায় কর্ণফুলি নদীর নামানুসারে এ উপজেলার নামকরণ করা হয়। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী কর্ণফুলি উপজেলার জনসংখ্যা ১,১১,৪৯২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫৯,৩৫৭ জন এবং মহিলা ৫২,১৩৫ জন। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে শাহ আমানত সেতু পার হয়েই কর্ণফুলি উপজেলা। যেকোন যাত্রীবাহী যানবাহনে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম নগরীর ১৪নং ঘাট থেকে নৌযোগেও কর্ণফুলি উপজেলায় যেতে পারেন। শাহ আমানত সেতু বা তৃতীয় কর্ণফুলি সেতু কর্ণফুলি নদীর উপর নির্মিত তৃতীয় সেতু। এই সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৬ সালের ৮ আগস্ট ও শেষ হয় ২০১০ সালে। শিকলবাহা বিদ্যুৎ কেন্দ্র শিকলবাহা ইউনিয়নে অবস্থিত এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র ২০১২ সালে নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। ২০১৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি একনেক অনুমোদন দেয় প্রকল্পটি। আন্তর্জাতিক টেন্ডার আহ্বান করলে ভারতীয় লারসেন এন্ড টাব্রু লিমিটেড প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ পায়। চুক্তি অনুযায়ী, ভারতীয় কোম্পানিটির সাথে পিডিবির চুক্তি স্বাক্ষর হয় ২০১৪ সালের ২৪ আগস্ট এবং কাজ শুরু হয় ২০১৫ সালের ১৭ এপ্রিল। কর্ণফুলি ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো অ্যামোনিয়া/ইউরিয়া সার প্রস্তুতের রপ্তানিমুখী কারখানা যা বাংলাদেশ তথা এ অঞ্চলে এ ধরণের একমাত্র প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে আরও ৬টি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অ্যামোনিয়া/ইউরিয়া সার উৎপাদন প্রতিষ্ঠান রয়েছে যা অাভ্যন্তরীণ বাজারের চাহিদা পূরণ করে। কাফকো হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ বহুজাতিক যৌথ উদ্যোগ প্রকল্প। কালারপুল ব্রীজ শিকলবাহা ইউনিয়নে অবস্থিত। চট্টগ্রাম মহানগরীর যে কোন হোটেলে সুলভ মূল্যে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। শিকলবাহাসহ উপজেলার যে কোন এলাকায় অথবা চট্টগ্রাম মহানগরীর যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারেন। | region1description=পুরনো কলকাতার এই ঔপনিবেশিক শাসনকেন্দ্রটি আজও কলকাতার কেন্দ্রীয় বাণিজ্যিক ও প্রশাসনিক অঞ্চল। এই এলাকাটিকেই অনেকে কলকাতার প্রাণকেন্দ্র মনে করেন। এসপ্ল্যানেড, চৌরঙ্গির উত্তর দিকের কিছুটা এলাকা, মাদার টেরিজা সরণি (পার্ক স্ট্রিট মির্জা গালিব স্ট্রিট (ফ্রি স্কুল স্ট্রিট বিনয়-বাদল-দীনেশ বাগ (ডালহৌসি স্কোয়ার চাঁদনি চক, বড়োবাজার ও সদর স্ট্রিট নিয়ে এই অঞ্চলটি গঠিত। | region2description=কলকাতার কেন্দ্রস্থল, হুগলি নদীর তীরপ্রান্ত, একটি বিশাল মাঠ এবং তার আশেপাশের এলাকাগুলি নিয়ে ময়দান অঞ্চলটি গঠিত। ফোর্ট উইলিয়াম, স্ট্র্যান্ড রোড, ডাফরিন রোড এবং চৌরঙ্গির উত্তর দিকের বাকি এলাকা এই অঞ্চলের অন্তর্গত। | region3description=কলকাতার অভিজাত জনবসতি। বালিগঞ্জ, গড়িয়াহাট, ভবানীপুর, আলিপুর, চেতলা, নিউ আলিপুর, খিদিরপুর, রাসবিহারী, পার্ক সার্কাস ও এন্টালি এই অঞ্চলের অন্তর্গত। | region4description=কলকাতার দক্ষিণভাগে দ্রুতগতিতে বিস্তৃত হওয়া অঞ্চলগুলি। টালিগঞ্জ, বেহালা, জোকা, পৈলান, বজবজ, যাদবপুর, গড়িয়া, নরেন্দ্রপুর এবং আরও দক্ষিণে নতুন গড়ে ওঠা উপনগরীগুলিকে নিয়ে এই অঞ্চলটি গঠিত। বেশ কয়েকটি বিখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এই অঞ্চলে অবস্থিত। এটি অপেক্ষাকৃত আধুনিক কালে গড়ে উঠেছে এবং নগরায়নের কাজ এখানে এখনও চলছে। | region5description=কলকাতার প্রাচীনতম জনবসতি। রবীন্দ্র সরণি (চিৎপুর রোড বাগবাজার, বেলগাছিয়া, শ্যামবাজার, শোভাবাজার, মানিকতলা, জোড়াসাঁকো ও কলেজ স্ট্রিট চত্বর নিয়ে এই অঞ্চলটি গঠিত। এই অঞ্চলের বৈশিষ্ট্যই হল অজস্র সরু গলিপথ এবং শতাধিক শতাব্দী-প্রাচীন প্রাসাদোপম অট্টালিকা। শিয়ালদহ রেল স্টেশন ও কলকাতা রেল স্টেশন এই অঞ্চলেই অবস্থিত। উল্লেখ্য, শিয়ালদহ স্টেশনটি ভারতের সবচেয়ে পুরনো ও সবচেয়ে বড়ো রেল টার্মিনাসগুলির একটি। | region6description=শহরের উত্তরে নৈহাটি ও বারাসাত পর্যন্ত প্রসারিত সুবিশাল শিল্পাঞ্চল। কাশীপুর, দমদম, বেলগাছিয়া, খড়দহ, পানিহাটি, টিটাগড় ব্যারাকপুর বরানগর মধ্যমগ্রাম ইত্যাদি এলাকা নিয়ে এই অঞ্চলটি গড়ে উঠেছে। এখানে পাটজাত দ্রব্য, কাগজ, সূতিবস্ত্র, অস্ত্রশস্ত্র ও রাসায়নিক দ্রব্যের একাধিক কলকারখানা অবস্থিত। দমদম হল কলকাতার প্রধান পরিবহন কেন্দ্র। এই এলাকাটি একদিকে যেমন মেট্রোরেল, চক্ররেল ও সাধারণ রেল পরিষেবা দ্বারা শহরের সঙ্গে যুক্ত, অন্যদিকে এখানকার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি বহির্বিশ্বের সঙ্গে কলকাতার সংযোগ রক্ষা করে চলেছে। | region7description= বিধাননগর, রাজারহাট, চিনার পার্ক, লেক টাউন ও ইস্টার্ন মেট্রোপলিটান বাইপাস নিয়ে গঠিত এবং দ্রুতগতিতে বিস্তার লাভ করা এই অঞ্চলটি মূলত তথ্যপ্রযুক্তি সেক্টর এবং শহরের পরিকল্পিত উপনগরী অঞ্চল। একাধিক বিলাসবহুল শপিং মল, পাঁচ-তারা হোটেল, থিম পার্ক, অভিজাত হাউজিং এস্টেট ও টেকনো পার্ক এবং বেশ কয়েকটি বিখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এই অঞ্চলে অবস্থিত। | region8description=হাওড়া একটি আলাদা শহর। কিন্তু কলকাতা মহানগরীয় অঞ্চলেরই অংশ। হাওড়া রেল স্টেশনটি কলকাতার অন্যতম প্রবেশদ্বার। কলকাতার ইতিহাসটি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কযুক্ত, যারা প্রথমত ১৬৬০ সালে আসে এবং ১৭৭২ সালে কলকাতা ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী হয়ে ওঠে। জব চারনক কলকাতার প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন (স্থানটি সুতানুটি, গোবিন্দপুর ও কালীকাটা নামে ৩ টি গ্রাম হিসাবে পরিচিত ছিল। পরবর্তীকালে কলকাতা শহর হয়ে ওঠে।) কিন্তু কিছু ভারতীয় ঐতিহাসিক এই দাবিতে বিতর্ক করেন এবংন বলেন কলকাতার প্রাচীন কালি মন্দির এবং খিদিরপুরের বন্দরকে কেন্দ্র করে কলকাতা প্রাকৃতিকভাবে গড়ে উঠেছিল। যাই হোক না কেন কলকাতার উৎপত্তি, কলকাতা ব্রিটিশ ভারতের রাজধানীতে পরিণত হয় ১৯তম শতাব্দীর সময়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, প্রথম আধুনিক ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়১৮৫৭ সালে এখানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কলকাতা ভারতীয় শিল্প ও সাহিত্যের কেন্দ্র হয়ে ওঠে এবং স্বাধীনতার জন্য জাতীয় আন্দোলন শুরু হয় এখান থেকে। তবে, ১৯১১ সালে দিল্লি]]তে রাজধানী স্থানান্তরিত হওয়ার পর ১৯৪৭ সালে বাংলার বিভাজনের যন্ত্রণা, স্বাধীনতার পর প্রায় দুই দশক ধরে চলমান সহিংস দমন ও সামন্তবাদী রাষ্ট্র পরিচালনা, যা ১৯৭০- এর দশকে মতাদর্শগতভাবে অনুপ্রাণিত মাওবাদী আন্দোলন (নকশাল আন্দোলন) অনুসরণ করে, মার্কসবাদী শাসন দ্বারা শহরটিকে তার বর্তমান রূপে রূপান্তরিত করে। ১৯৭৭ সালে কমিউনিস্ট ও মার্কসবাদী দলগুলোর "বামফ্রন্ট" জোট ক্ষমতায় আসে এবং ৩৪ বছর ধরে রাজ্যকে শাসন করে। এটি লেনিন সরণি এবং হো চি মিন সরানি নামের সাথে রাস্তার নাম এবং স্মৃতিস্তম্ভগুলিতে প্রতিফলিত হয়। এই সময়ের মধ্যে, নিপীড়িত জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্য বাস্তবায়িত বিভিন্ন সমতার দৃষ্টিভঙ্গিগুলি নগরকে সম্পদের অভাব কমাতে এবং দরিদ্রতা হ্রাসে সহায়তা করেছে। এখান কলকাতায় বিভিন্ন বেসরকারি খাতের কোম্পানিগুলির সাথে একটি আধুনিক ইনফোটেক শহরে উন্নয়নশীল। ফ্লাইওভার, বাগান এবং বেশ কয়েকটি নতুন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সাথে শহরটির দ্রুত বৃদ্ধি হচ্ছে। কলকাতা শহরটি নিজেই শহরতলিতে বিস্তৃত হয়েছে। বৃহত্তর কলকাতা উত্তরে কল্যাণী নদিয়া জেলা থেকে দক্ষিণে জয়নগর মাজিলপুর পর্যন্ত দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা বিস্তৃত। ১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে থেকেই ভারতীয় অর্থনীতির উদারীকরণের সাথে দেশের নগরগুলির উন্নতি ঘটে শুরু হয়। শহরের অর্থনীতি দেশের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির মধ্যে রয়েছে। নিউ মেট্রো শহরের জনপ্রিয় স্থানগুলি যেমন মাল্টিপ্লেক্স, থিয়েটার, ক্লাব, পাব, কফি শপ এবং জাদুঘরগুলি দ্বারা চিহ্নিত। কলকাতা ভারতের বহু শিল্প ইউনিটের কেন্দ্র, যার পণ্য পরিসরের বৈচিত্র্য রয়েছে এবং এতে প্রকৌশল পণ্য, ইলেকট্রনিক্স, বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, তারের, ইস্পাত, চামড়া, বস্ত্র, গহনা, ফ্রিজ, অটোমোবাইল, রেলওয়ে কোচ এবং ওয়াগন রয়েছে। তরাতলা, উলুবেরিয়া, ডানকুনি, কাসবা, হাওড়া প্রভৃতি অনেকগুলি শিল্প এলাকা শহুরে এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। বানতলাতে একটি বিশাল চর্ম শিল্পের কমপ্লেক্স গড়ে উঠেছে। ফালতাতে একটি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল স্থাপন করা হয়েছে। দেশের প্রথম খেলনা পার্ক এবং জেম অ্যান্ড জুয়েলারী পার্কের মত বিশেষ শিল্প এলাকা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই শহরে। কলকাতা আইটি (তথ্য প্রযুক্তি) শিল্পের জন্য একটি প্রধান কেন্দ্র হতে শুরু করেছে। রাজরহাটের নিউ টাউন গঠনের পাশাপাশি সল্ট লেকের সেক্টর-ফাইভ সম্প্রসারণের মাধ্যমে কলকাতা দ্রুত আইটি শহরে পরিণত হচ্ছে। কলকাতা ভারতের পূর্ব অংশে অবস্থিত এবং হুগলি নদীর পূর্ব তীরে বিস্তৃত। কলকাতার তিনটি প্রধান ঋতু রয়েছে: গ্রীষ্ম, মৌসুমি, এবং শীতকাল। মার্চ থেকে মে গরম এবং আর্দ্র গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা ৩৮-৪২ ° সেলসিয়াস স্পর্শ করে। বর্ষা জুনে শুরু হয় এবং সেপ্টেম্বর বা অক্টোবর পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এই সময় ভারী বৃষ্টি কখনো কখনো কয়েকটি এলাকায় জলাবদ্ধতার কারণ হতে পারে। শীতকাল নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি। আবহাওয়াটি ৮ থেকে ২০ ডিগ্রী পর্যন্ত তাপমাত্রার সাথে খুব মনোরম। কলকাতা সময় অঞ্চল ভারতীয় প্রমাণ সময় অঞ্চলে অবস্থিত, যা জিএমটি বা ইউটিসি +৫: ৩০ ঘণ্টা। কলকাতার নগরকেন্দ্র থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। প্রিপেইড ট্যাক্সি পাওয়া যায় (১৫০-২৫০ টাকায়)। এছাড়া বিমানবন্দর থেকে শহরে আসতে সরকারি শীততাপনিয়ন্ত্রিত বাসও পাওয়া যায়। সাধারণ ট্যাক্সিতেও শহরের যে কোনও প্রান্তে উপনীত হওয়া যায়। তবে ব্যস্ত সময়ের ক্ষেত্রে প্রিপেইড ট্যাক্সিই ভালো, তা আপনাকে একেবারে আপনার গন্তব্যে পৌঁছে দেবে। ওলা ও উবেরের মতো অ্যাপ-নির্ভর ক্যাব পরিষেবাও বিমানবন্দর থেকে পাওয়া যায়। ডোমেস্টিক টার্মিনালের অ্যারাইভাল গেটের বাইরে বাস পার্ক করা হয়। আন্তর্জাতিক পর্যটকদের টার্মিনাল থেকে প্রায় ৮০০ মিটার হেঁটে আসতে হয়। আন্তর্জাতিক টার্মিনালের বাইরে এসে আপনাকে বাঁ দিকে ডোমেস্টিক টার্মিনালের দিকে হাঁটতে হবে। কলকাতার মানুষের মাতৃভাষা বাংলা। তবে হিন্দি এবং ইংরেজি ভাষার প্রচলন আছে। অনেক দোকানদার ও ট্যাক্সি চালক হিন্দি এবং ভাঙা ইংরেজিতে কথা বলতে সক্ষম এবং সরকারি অফিসগুলিতে সাধারণত বাংলা ও ইংরেজী ভাষায় কাজ হয়ে থাকে। যদিও এখানে সাধারণত ইংরেজির ভাষার সাথে কোন সমস্যা হয় না, তবে স্বল্প বাংলা ভাষা শিখতে পারলে আপনার ভ্রমণ আরও সহজ হবে। | নাম=চৌরঙ্গী রোড বরাবর হাঁটা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=চৌরঙ্গি রোড বরাবর একটি হাঁটে আপনি এই শহর বিরল সৌন্দর্য খুঁজে বের করতে পারেন। সড়ক জুড়ে একটি বিশাল সুদৃশ্য সবুজ খোলা মাঠ, যা ময়দান নামে পরিচিত। এটি ফোর্ট উইলিয়ামের চারপাশে অবস্থিত। এই বিশাল ও অচেনা ব্রিটিশ দুর্গটি ১৭৭৩ সালে নির্মিত। এই দুর্গটি এখনও ব্যবহার করা হয় এবং এটি তার সুরক্ষিত মহিমান্বিততাকে ধরে রেখেছে। দর্শক শুধুমাত্র বিশেষ অনুমতির মাধ্যমে এখানে প্রবেশ করতে পারে। | নাম=জওহর শিশু ভবন অন্য=শিশু জাদুঘর ইউআরএল ইমেইল= | নাম=ময়দান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=ময়দান কলকাতা জেলার একটি এলাকা। কলকাতা শহরের কেন্দ্রস্থলে, ৪০০-হেক্টর জুড়ে বিস্তৃত সবুজ এলাকা এটি। ময়দান পশ্চিমে হুগলি নদী থেকে পূর্ব দিকে চৌরঙ্গী এবং পার্ক স্ট্রিট পর্যন্ত বিস্তৃত এবং দক্ষিণে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল থেকে উত্তরে রাজভবন এবং ইডেন গার্ডেন পর্যন্ত বিস্তৃত। শহরজুড়ে মদ কেনার জায়গা রয়েছে। কলকাতায় অনেকগুলি পাব এবং বার রয়েছে, যা যুবক-যুবতী এবং তার বয়স্ক বাসিন্দারা প্রায়শই আসেন। কিছু পাবয়ে লাইভ কনসার্ট বা ডিজে থাকে। এগুলি হল: | নাম=আইরিশ হাউস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=কোয়েস্ট মল পার্ক সার্কাস অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=সামপ্লেস এলস (পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=দ্য পার্ক অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=রক্সি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=দ্য পার্ক অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=একোয়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=দ্য পার্ক অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=ম্যাক্স অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=পার্ক স্ট্রিট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা=পার্ক স্ট্রিট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বিয়ার এবং গরুর মাংসের স্টেকের জন্য বিখ্যাত | ঠিকানা=এজেসি বোস রোড অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=উন্ডারগ্রাউন্ড অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=এইচআইএইচ, এজেসি বোস রোড অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=নচটার্ন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=থিয়েটার রোড অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= সমস্ত পাবের দোকান মধ্যরাত বা রাত ১ টার মধ্যে বন্ধ রাখার কথা। তাই আপনি উপভোগ করতে চাইলে তাড়াতাড়ি যান। আস্তানা পূর্বে আকমোলা নামে পরিচিত, দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর, রাজধানী। * আত্যরাউ কাজাখস্তানের তৈল রাজধানী * আলমাটি বৃহত্তম শহর। সোভিয়েত ধাঁচের শহর। কাজাখস্তানের পাঁচটি পর্যটন অঞ্চল: আস্তানা শহর, আলমাটি শহর, পূর্ব কাজাখস্তান, দক্ষিণ কাজাখস্তান, এবং পশ্চিম কাজাখস্তান এলাকা। * নুরঝল বুলেভার্দ কাজাখস্তানের জাতীয় বুলেভার্দ। ইশিম নদীর তীরে গড়ে ওঠা রাজধানী শহর আস্তানার একটি পায়ে চলা পথ। বুলভার্দটি শহর এবং দেশটির অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। বুলভার্দসহ শহরটির নকশা করেছেন বিখ্যাত স্থাপত্যবিদ কিশো কুরোকাওয়া। বুলভার্দটি প্রেসিডেন্টের বাসভবন এক অরদা থেকে তাবু আকৃতির খান শাতির বিনোদন কেন্দ্র পর্যন্ত বিস্তৃত। কাজাখস্তান ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ওইসিডি সদস্য রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সংযুক্ত আরব আমিরাত দক্ষিণ কোরিয়া অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড]]সহ ৪৫টি দেশের নাগরিকদের জন্য স্থায়ী ভিসা-মুক্ত ব্যবস্থার প্রচলন করেছে। [[কাজাখ ভাষা কাজাখস্তানের সরকারি ভাষা। কাজাখ নামের তুর্কীয় জাতি এখানকার প্রধান জনগোষ্ঠী। মোট জনসংখ্যার ৭০ ভাগ মুসলিম। বাকী ৩০ ভাগ অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। মোট জনসংখ্যার ৬০ ভাগ কাজাখ। ৩০ ভাগ রুশ। বাকী ১০ ভাগ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠির। ঘোড়া বা ভেড়ার মাংস সিদ্ধ করে তৈরী বেশবেরমেক সর্বাধিক জনপ্রিয় কাজাখ খাবার। এটাকে খাবার ধরণের উপর ভিত্তি করে পঞ্চ অঙ্গুলী বলা হয়। সিদ্ধ মাংসের টুকরো গুলো কেটে অতিথির গুরুত্ব অনুসারে পরিবেশন করা হয়। বেশবারমেওক সিদ্ধ পাস্তা দিয়ে খাওয়া হয় এবন সাথে সরপা নামে এক প্রকার মাংসের ঝোল থাকে যা ঐতিহ্যবাহী কাজাখ বাটি কেসেতে পরিবেশন করা হয়। কাজাখদের আরেকটি জাতীয় খাবার হচ্ছে কুউরদাক। অন্যান্য জনপ্রিয় মাংসের খাবারের মধ্যে আছে কেজি যা ঘোড়া মাংস দিয়ে তৈরী হয়ে এবং শুধুমাত্র বিত্তশালীরা খেয়ে থাকে, শুঝুক, কুইরদাক, ঝাল এবং ঝায়া ইত্যাদি। আরেকটি জনপ্রিয় খাবার হচ্ছে পিলাফ (পোলাও) যা গাজর, পেঁয়াজ এর সাথে চাল ও মাংস মিশিয়ে রান্না করা হয়। কাট্টলী সৈকত বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত। কক্সবাজার কিংবা কূয়াকাটার পরই বাংলাদেশের অন্যতম সমুদ্র সৈকত। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন আর নিরিবিলি সমুদ্র সৈকত এটি। চট্টগ্রাম শহর থেকে কিছুটা দূরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দক্ষিণ পাশে এ সমুদ্র সৈকতের অবস্থান। পাহাড়তলী থানার দক্ষিণ কাট্টলী এলাকায় এ সমুদ্র সৈকতটি অবস্থিত। সৈকতটির আরেক নাম হচ্ছে জেলেপাড়া সমুদ্র সৈকত। চট্টগ্রাম শহর হতে প্রথমে আসতে হবে পাহাড়তলী থানায়। ব্যাক্তিগত গাড়ি কিংবা সিএনজি বা মাইক্রোবাসে পাহাড়তলী আসা যায়। পাহাড়তলী হতে জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামের পাশ ঘেসে আসতে হবে টোল সড়কে। টোল সড়কের পাশেই এই কাট্টলী সৈকতটি রয়েছে। অত্যন্ত চমৎকার পরিবেশ বিরাজমান। জায়গাটির নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য সহজেই বিমোহিত করে প্রকৃতিপ্রেমীদের। একদিকে সমুদ্র সৈকত আর একদিকে গ্রামীণ পরিবেশ অন্য কোন সৈকতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। সৈকতের এক পাশে সারিবদ্ধ গাছ-গাছালি। দর্শনার্থীদের ঘুরে বেড়ানো, গাড়ি চালানো, ঘোড়ায় চড়া, স্পিডবোটে চড়ে সমুদ্রের বুকে কিছুক্ষণ ঢেউয়ের দোলার দুলে আসা, খেলাধুলা করা, সূর্যাস্তের দৃশ্য উপভোগ করা, বনভোজন করার সুযোগ রয়েছে। চট্টগ্রামের অন্যান্য দর্শনীয় স্থানের তুলনায় দক্ষিণ কাট্টলীর ‌এই সৈকত অনেক বেশি আকর্ষণীয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের তীর্থক্ষেত্র হিসেবে এ সৈকতের খ্যাতি রয়েছে। প্রতি বছর ২ চৈত্র তারিখে বারুনী স্নান হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ঐ অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার জন্য পুণ্যার্থীদের ব্যাপক সমাগম ঘটে। চট্টগ্রাম শহর থেকে টোল সড়ক ধরে সহজেই পৌঁছানো যায়। এছাড়া চট্টগ্রামের একমাত্র আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মাঠ জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের পাশ দিয়েও এ সৈকতে আসা যায়। এ জায়গাটির নাম সাগরিকা সমুদ্র সৈকত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য, মৃদু-মন্দ বাতাস, সাম্পান নৌকা, জেলেদের মাছ ধরা আর তাদের জীবনযাপন মুগ্ধকর। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ফোজদারহাট পর্যন্ত পোর্ট কানেক্টিং রোড চালু থাকায় সহজেই এখানে বেড়ানো যায়। এ সৈকতে কোন বসার স্থান, শেড, টয়লেট, বিশ্রামাগার, হোটেল, রেস্তোঁরা, পানীয় জলের সুব্যবস্থা, গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা, চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা, নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই। চট্রগ্রাম শহরের একদম ভেতরে হওয়াতে এখানে থাকা খাওয়া নিয়ে অসুবিধা নেই। কাঠমান্ডু উপত্যকা নেপালের উষ্ণ ক্রান্তীয় অঞ্চলের মধ্যে পড়েছে (যার উচ্চতা ১,২০০–২,৩০০ মিটার (৩,৯০০–৭,৫০০ ফুট) পর্যন্ত হয়ে থাকে যার জলবায়ু মূলত নাতিশীতোষ্ণ, যা এই অঞ্চলের একটি আদর্শরূপ। কাঠমান্ডুতে আসা বেশীরভাগ ফ্লাইট দিল্লী সংযুক্ত আরব আমিরাত কাতার বা ব্যাংকক থেকে আসে। কাঠমান্ডুতে আসা আন্তর্জাতিক বিমানগুলোর মধ্যে রয়েছে: বাণিজ্যিকভাবে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ভদ্রপুর, ভাইরওয়া, ভরতপুর, বিরাটনগর, ধানগাড়ি, জনকপুর, নেপালগঞ্জ, পোখারা, সিমারা, এবং তুমলিং তার এ/থেকে পরিচালনা করা হয়। অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, কানাইঘাটঃ ☎ ০৮২৩৩-৫৬০২৪, মোবাইল ৮৮০১৭৩০-৩২৪ ৭৫৭; * সিভিল সার্জন কার্য্যালয়, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৬৩০৮; * ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৭০৫৫; * ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-২৮৩০৫২০; কান্তজীর মন্দির বা কান্তজীউ মন্দির বা কান্তনগর মন্দির বা নবরত্ন মন্দিরটি ১৮ শতকে নির্মিত বাংলাদেশের দিনাজপুর শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে ঢেঁপা নদীর তীরে অবস্থিত। মন্দিরে উৎকীর্ণ শিলালিপি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে তৎকালীন মহারাজা জমিদার প্রাণনাথ রায় এই মন্দিরের নির্মাণ শুরু করেন। পরবর্তীকালে ১৭২২ সালে প্রাণনাথ রায়ের মৃত্যুর পর তাঁর পোষ্যপুত্র মহারাজা রামনাথ রায় ১৭৫২ সালে মন্দিরের নির্মাণ শেষ করেন। তখন কান্তজীর মন্দিরটি ৭০ ফুট উঁচু ছিলো কিন্তু ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে মন্দিরটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। বর্তমানে এর উচ্চতা ৫০ ফুট। বর্গাকার এই মন্দিরের বাইরের দেয়ালজুড়ে প্রায় ১৫,০০০ টেরাকোটা টালি বা পোড়ামাটির ফলকে লিপিবদ্ধ আছে মহাভারত, রামায়ণ এবং বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনীর ঘটনার চিত্ররূপ। তিন ধাপ বিশিষ্ট এই মন্দিরের চারদিক থেকে ভেতরের দেবমূর্তি দেখা যায়। ১ম তলার সকল প্রবেশপথে বহু খাঁজযুক্ত খিলান দেখতে পাওয়া যায়, আবার দুটো ইটের স্তম্ভ পর পর স্থাপন করে খিলানগুলোকে পৃথক করা হয়েছে। স্তম্ভগুলো দেখতে চমৎকার এবং অলংকরণযুক্ত। মন্দিরের ১ম তলায় ২১ টি, ২য় তলায় ২৭ টি এবং ৩য় তলায় ৩ টি দরজা-খিলান রয়েছে। কান্তজীর মন্দিরের পশ্চিম দিকে বারান্দা থেকে উপরে যাবার সিঁড়ি রয়েছে। ঢাকা থেকে বাস এবং ট্রেনে দিনাজপুর যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। সাধারণত ঢাকার গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলো ছেড়ে যায়। এঢাকা থেকে বাস কিংবা ট্রেনে করে দিনাজপুর যাওয়া যায়। ঢাকার গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলি ছেড়ে যায়। বাস সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে নাবিল পরিবহন, এস আর ট্রাভেলস, এস এ পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ,কেয়া পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন ইত্যাদি। এছাড়া রাজধানীর উত্তরা থেকে বেশকিছু বাস দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে আন্তঃনগর দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেন দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে সন্ধ্যা ৭ টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে যায়। অন্য আন্তঃনগর ট্রেন একতা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে। একতা এবং দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেন যথাক্রমে মঙ্গল ও বুধবার বন্ধ থাকে। দিনাজপুর থেকে অটোরিক্সা বা সিএনজি ভাড়া করে সহজেই কান্তজীর মন্দির দেখতে যেতে পারবেন। দিনাজপুর শহরে ভাল মানের হোটেলে থাকতে চাইলে পর্যটন মোটেলে থাকা যাবে। সাধারণ মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে হোটেল ডায়মন্ড, নিউ হোটেল, হোটেল আল রশিদ, হোটেল রেহানা, হোটেল নবীন, ইত্যাদি। এছাড়া রামসাগরে অবস্থিত স্থানীয় বন বিভাগের বাংলোতে অনুমতি নিয়ে থাকতে পারেন। চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ৫৫ কিলোমিটার পূর্বে এবং রাঙ্গামাটি জেলা সদর থেকে প্রায় ২৭ কিলোমিটার দক্ষিণে ২২°২১´ থেকে ২২°৩৫´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২°০৫´ থেকে ৯২°১৮´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে অবস্থিত কাপ্তাই উপজেলার আয়তন ২৫৯ বর্গ কিলোমিটার। ১৯৭৬ সালে কাপ্তাই থানা গঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয়। এ উপজেলায় বর্তমানে ৫টি ইউনিয়ন রয়েছে। কাপ্তাই উপজেলার নামকরণে কত্থয় ও কিয়ং শব্দদ্বয়ের প্রভাব রয়েছে বলে অনেকের ধারণা। কত্থয় অর্থ কোমর আর কিয়ং অর্থ খাল। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই বাস যোগে কাপ্তাই যাওয়া যায়। এছাড়া রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সড়ক হয়ে রাঙ্গামাটি জেলা শহর থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে কাপ্তাই যাওয়া যায়। নৌপথে ভ্রমণ পিয়াসুরা ইচ্ছে করলে নৌপথেও কাপ্তাই যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে চট্টগ্রাম শহরের কালুরঘাট এলাকা থেকে রিজার্ভ স্পীডবোট ভাড়া করতে হবে। | নাম কাপ্তাই হ্রদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= কাপ্তাই হ্রদ উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। | উইকিপিডিয়া= কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড উইকিউপাত্ত= | বিবরণ= চন্দ্রঘোনায় কর্ণফুলি নদীর তীরে অবস্থিত এ কাগজ কলটি বাংলাদেশের বৃহত্তম কাগজ কল।}} | সময়সূচী=প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৬টা পর্যন্ত মূল্য= | বিবরণ=কর্ণফুলি নদীকে ঘিরে সৃষ্ট কৃত্রিম কাপ্তাই হ্রদের উপর নির্মিত একটি বাঁধ। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত বাংলাদেশের বৃহত্তম এ বাঁধটির মাধ্যমে একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়। | উইকিপিডিয়া= কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান উইকিউপাত্ত= | বিবরণ= ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ বন ও পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক ৫,৪৬৪ হেক্টর জায়গা জুড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। | বিবরণ= ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত বাংলাদেশের বৃহত্তম কাপ্তাই বাঁধের মাধ্যমে একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়। কাপ্তাই বিপিডিবি রিসিভশন গেইট হতে অনুমতি নিয়ে স্পিলওয়ে দেখতে যেতে হবে।}} | নাম=বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=কাপ্তাই হ্রদের তীরে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের একটি পুরাতন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মধ্যে অন্যতম। | নাম= বানৌজা শহীদ মোয়াজ্জম পিকনিক স্পট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=কাপ্তাই হ্রদের তীরে অবস্থিত এ পিকনিক স্পটটি নৌবাহিনী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।}} | নাম= প্যানোরমা জুম রেস্তোরা পিকনিক স্পট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন কর্ণফুলি নদীর তীরে অবস্থিত।}} গিরিনন্দিনী পিকনিক স্পট চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন শিলছড়ি ৫, আনসার ব্যাটালিয়ান কর্তৃক পরিচালিত একটি বিনোদন পার্ক। ওয়াজ্ঞাছড়া টি এস্টেট বড়ইছড়িস্থ কাপ্তাই উপজেলা হেড অফিসের বিপরীতে কর্ণফুলি নদীর দক্ষিণ পাড়ে অবস্থিত। | নাম= চিৎমরম বৌদ্ধ মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= চিৎমরম ইউনিয়নে অবস্থিত।}} | নাম= বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্স অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন ওয়াজ্ঞাছড়ায় অবস্থিত।}} লেক ভিউ পিকনিক কর্নার চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন কাপ্তাই বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনে অবস্থিত। কাপ্তাইয়ে থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও কাপ্তাই, বড়ইছড়ি, চন্দ্রঘোনা এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। কাপ্তাইয়ের কাপ্তাই নতুন বাজার, বড়ইছড়ি, চন্দ্রঘোনা ইত্যাদি এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকার সায়দাবাদ, ফকিরাপুল, আবদুল্লাহপুর থেকে ৫-৬ টি নন এসি কোচ সার্ভিস কাপ্তাইয়ের উদ্দেশ্যে সকাল ও রাতে ছেড়ে আসে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে কাপ্তাই সহজেই চলাচল করা যায়। ভাড়া পড়বে ৬০০ টাকা। উল্লেখ্য বর্তমানে ঢাকা টু কাপ্তাই কোন এসি সার্ভিস চালু নেই। [[ঢাকা]]র ফকিরাপুল মোড় ও সায়দাবাদে রাঙামাটিগামী অসংখ্য বাস কাউন্টার রয়েছে। বাসগুলো সাধারণত সকাল ৮ টা থেকে ৯ টা এবং রাত ৮ টা ৩০ মিনিট থেকে রাত ১১ টার মধ্যে রাঙামাটির উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়ে। ঢাকা-রাঙামাটি পথে শ্যামলী পরিবহনের এসি বাসের প্রতি সীট ভাড়া ৯০০ টাকা, বিআরটিসি এসি বাসের ভাড়া ৭০০ টাকা। নন-এসি বাসের সিট ৬০০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। [[চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন মোড় থেকে বিভিন্ন পরিবহণের লোকাল ও গেইটলক/ডাইরেক্ট বাস পাওয়া যায়। ভাড়া তুলনামূলক বেশি হলেও গেইটলক বা ডাইরেক্ট বাসে উঠলে সময় কম লাগে। চট্টগ্রাম-রাঙামাটি সরাসরি বাস ১৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে। বাসগুলো শহরের রিজার্ভ বাজার নামক স্থান পর্যন্ত যায়। ; রাঙামাটি শহর থেকে উদ্যান রাঙামাটি শহরে বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। রাঙামাটি শহরের পুরাতন বাস স্ট্যান্ড ও রিজার্ভ বাজার এলাকায় লেকের কাছাকাছি হোটেলে উঠলে হোটেল থেকে কাপ্তাই লেকের পরিবেশ ও শান্ত বাতাস উপভোগ করা যাবে। এছাড়া কম খরচে থাকতে বোর্ডিং এ থাকা যাবে। বোর্ডিংগুলোতে খরচ কম হলেও এগুলোর পরিবেশ খুব একটা ভাল নয়। রাঙামাটি শহরের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হোটেল: * হোটেল গ্রিন ক্যাসেল রিজার্ভ বাজারে অবস্থিত এ হোটেলে নন-এসি সিঙ্গেল বেড, ডাবল বেড ও ত্রিপল বেডের রুমের ভাড়া যথাক্রমে ৮০০, ১০০০ ও ১২০০ টাকা। এসি কাপল বেড রুম ভাড়া ১৬০০ টাকা ও এসি ট্রিপল বেড রুম ভাড়া ২০০০ টাকা। যোগাযোগ: 01726-511532 01815-459146 * পর্যটন মোটেল রাঙ্গামাটি ঝুলন্ত ব্রিজের পাশে অবস্থিত এ হোটেলটিতে নন-এসি ডাবল বেডের রুম ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা। আর এসি ডাবল বেড ভাড়া ১৫০০-১৮০০ টাকা। যোগাযোগ: ০৩৫১-৬৩১২৬ * রংধনু গেস্ট হাউজ এই গেস্ট হাউজে ফ্যামিলি বেড বা কাপল বেড ভাড়া নিতে খরচ পড়বে যথাক্রমে ৬৫০ ও ৫০০ টাকা। যোগাযোগ: 01816-712622 01712-392430 * হোটেল সুফিয়া ফিসারী ঘাট, কাঁঠালতলী। যোগাযোগ: 01553-409149 * হোটেল আল-মোবা নতুন বাস স্টেশন, রিজার্ভ বাজার। যোগাযোগ: 01811-911158 কাপ্তাই ছোট জায়গা বিধায় এখানে কোন আবাসিক হোটেল বা মোটেল নেই। তবে সেনা ও নৌ বাহিনীর অধীনে রিসোর্ট আছে। সেখানে রাত্রি যাপন করার সুযোগ রয়েছে। উদ্যানে খাওয়ার সুব্যবস্থা নেই। রাঙ্গামাটিতে বিভিন্ন মানের খাবার রেস্তোরাঁ রয়েছে। রেস্তোরাঁয় স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী বাঙালী, পাহাড়ি সব খাবার পাওয়া যায়। ভিন্ন স্বাদের এইসব খাবারের স্বাদ নিতে পর্যটকগণ আগ্রহী থাকেন। কাপ্তাই হ্রদের কারণে ৫৪ হাজার একর কৃষি জমি ডুবে যায় যা ঐ এলাকার মোট কৃষি জমির ৪০ শতাংশ। এছাড়া সরকারি সংরক্ষিত বনের ২৯ বর্গমাইল এলাকা ও অশ্রেণীভুক্ত ২৩৪ বর্গমাইল বনাঞ্চলও ডুবে যায়। প্রায় ১৮ হাজার পরিবারের মোট এক লাখ মানুষ বাস্তুচ্যূত হয়। প্রথমে এই কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ধরা হয়েছিল ১ লাখ ২০ হাজার কিলোওয়াট। প্রথমে ৪০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন ১ ও ২ নম্বর ইউনিট স্থাপন করা হলেও পরে ১৯৬৯ সালের ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন ৩ নম্বর ইউনিটের কাজ শুরু হয়। বর্তমানে মোট পাঁচটি ইউনিট চালু আছে যার মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৩০ মেগাওয়াট। প্রকৃতি প্রেমিরা বোট বা নৌকা ভাড়া করে হ্রদের জলে ভাসতে ভাসতে চারপাশটা দেখে নেওয়া যাবে। পাহাড় থেকে হ্রদের সৌন্দর্য দেখতে কাপ্তাই হ্রদ প্যারাডাইস পিকনিক স্পট থেকে ঘুরে আসা যাবে। দল বেঁধে নৌ বিহার কিংবা প্যাডেল বোটে চড়ে হ্রদ ভ্রমণ করার সুযোগও রয়েছে এখানে। এছাড়া স্পিডবোট/নৌকা রিজার্ভ নিয়ে কাপ্তাই হ্রদ ঘুরে দেখার পাশাপাশি রাঙ্গামাটির ঝুলন্ত ব্রিজ, শুভলং ঝর্ণা, রাঙ্গামাটি শহরসহ আরও অনেক স্পট ঘুরে দেখা যাবে। কাপ্তাইয়ের কাছেই কর্ণফুলি নদীতে কায়াকিং করার ব্যবস্থা আছে। চাইলে সেই অভিজ্ঞতাও নেওয়া যাবে। ক্যাবল কারের চড়ার মজা নিতে চাইলে যেতে হবে শেখ রাসেল ইকোপার্কে। কাপ্তাই বিপিডিবি রিসিভসন গেইট হতে অনুমতি নিয়ে স্পিলওয়ে দেখতে যেতে হবে। ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে বিভিন্ন মানের বাসে করে সরাসরি কাপ্তাই যাওয়া যায়। প্রায় ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা সময় লাগে। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকেও কাপ্তাই যাওয়া যায়। বদ্দারহাট বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রতি ৩০ মিনিট অন্তর অন্তর কাপ্তায়ের উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায়, ভাড়া ৮০-১২০ টাকা। সময় লাগবে ২ ঘণ্টার মত। ঢাকা থেকে ট্রেনে চট্রগ্রাম এসে বদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে কাপ্তাই যাওয়া যায়। বান্দরবান থেকে কাপ্তাই যেতে চাইলে রোয়াংছড়ি বাস স্ট্যান্ড থেকে রাঙ্গামাটি গামী বাসে করে গিয়ে বড়ইছড়ি নেমে সিএনজি দিয়ে কাপ্তাই যেতে হবে। রাঙ্গামাটি থেকে সড়ক পথে বাসে কিংবা সিএনজিতে অথবা ট্রলার নৌকায় কাপ্তাই হ্রদ হয়ে কাপ্তাই বাজার যাওয়া যায়। কাপ্তাই হ্রদে মাঝখানে ছোট ছোট দ্বীপে কিছু রেস্তোরাঁ গড়ে উঠেছে চাইলে সেখান থেকে দুপুর কিংবা প্রয়োজনীয় খাবার সংগ্রহ করে নেওয়া যাবে। কাপ্তাই এর কাছে আছে বেরাইন্যে হ্রদ শোর ক্যাফে, জুম রেস্তোরা, প্যারাডাইস ক্যাফে ইত্যাদি। কিংবা নিজের পছন্দের খাবার খেতে ঘুরে আসা যায় নৌবাহিনীর ঘাঁটি সংলগ্ন ভাসমান রেস্তোরাঁ থেকে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই রেস্তোরাঁ খোলা থাকে। কাপ্তাইয়ে রাত্রি যাপনের জন্য এখনো তেমন ভালো মানের বাণিজ্যিক হোটেল-মোটেল গড়ে উঠেনি। তাই রাত কাটানোর ইচ্ছা থাকলে আগে থেকেই কাপ্তাইয়ের সরকারি রেস্ট হাউস কতৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে আসা উত্তম। এছাড়াও সংশ্লিষ্ট সরকারি অফিসের অনুমতি সাপেক্ষ্যে সেনাবাহিনী, পিডিবি, পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং বন বিভাগের রেস্ট হাউসগুলোতে কম খরচে রাত্রি যাপন করা যায়। হ্রদ প্যারাডাইস পিকনিক স্পটেও রাত্রি যাপনের সুযোগ রয়েছে তবে এজন্য বাড়তি অর্থ গুনতে হতে পারে। রাঙ্গামাটি কাপ্তাই এর কাছে হওয়ায় কিংবা ট্যুর প্ল্যান সেভাবেই হলে রাঙ্গামাটি থাকা যেতে পারে। ১৮৮০ সাল থেকে ব্রিটিশ শাসকরা এটিকে ভ্রমনের জায়গায় পরিণত করে। অসুস্থদের স্বাস্থ্য ফেরানোর জায়গা হিসেবে এটি প্রসিদ্ধ। কার্শিয়াং এর উচ্চতম স্থান ডাউহিল, বিশ্রামের জন্য দারুণ একটি জায়গা। শিলিগুড়ি থেকে ভাড়া বা শেয়ারড জীপে যাওয়া যায়। কলকাতা থেকে বাস বা ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি, বিমানে গেলে বাগডোগরা চলে যেতে পারেন। এরপর ভাড়া বা শেয়ারড জীপে। দার্জিলিংয়ে যাওয়ার পথে কার্শিয়াং নেমে ঘুরে দেখতে পারেন। এছাড়া মিরিক বাস স্ট্যান্ড থেকে বাসে কিংবা শেয়ারড জীপে কার্শিয়াং যেতে পারবেন। কার্শিয়াং বেড়ানোর সেরা সময় মার্চ থেকে মে মাস এবং আগস্টের শেষ থেকে অক্টোবর। কার্শিয়াং এ যা যা দেখতে পারবেনঃ *নেতাজি সুভাস চন্দ্র বসু মিউজিয়াম *ডাউহিল এবং ডো হিল পার্ক *কার্শিয়াং থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত টয় ট্রেন রাইড কার্শিয়াং এ থাকার জন্যে ভালো মানের অনেক হোটেল রয়েছে। কার্শিয়াং এ মধ্যম মানের হোটেলের এর মধ্যে আছে অমরজিৎ হোটেল, কার্শিয়াং ট্যুরিষ্ট লজ, প্রধান গেস্ট হাউজ ইত্যাদি। এছাড়া অল্প বাজেটের মধ্যে আছে মাকাইবাড়ি হোম স্টে এবং সিঙ্গেল হোম স্টে। এছাড়া ৩ স্টার মানের হোটেল এর মধ্যে Cochrane Place এবং The White Orchid Resorts Spa অন্যতম। কালভৈরব মন্দির বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলায় অবস্থিত অন্যতম ঐতিহাসিক এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। মূলত এটি শ্রীশ্রী কালভৈরবের মূর্তি। ধারণা করা হয় যে, ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে উঁচু মূর্তি বা বিগ্রহ হিসেবে শ্রীশ্রী কালভৈরবের অবস্থান। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান তীর্থক্ষেত্র হিসেবে মূর্তিটির অবস্থান ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহরের অদূরে মেড্ডা এলাকায়। তিতাস নদীর কূল ঘেঁষে অবস্থিত কালভৈরব একটি ঐতিহাসিক ও ঐতিহ্যবাহী মন্দির হিসেবে বিখ্যাত। কথিত আছে যে, কাশীশ্বর দেবাদিদেব মহাদেব একদিন নিজ শরীরের অংশ থেকে কালভৈরবের সৃষ্টি করেন এবং তাঁর প্রতি কাশীধাম রক্ষার ভার প্রদান করে বলেন, “বৎস! যে দুষ্কৃতকারী এ স্থানে সমাগত হবে তুমি তার সমুচিত দণ্ড বিধান করবে।” পূর্বে ব্রহ্মার পাঁচটি মুখ ছিল। তিনি নিজ কন্যাভিগমন পাপে লিপ্ত হয়ে শিব-তত্ত্ব-জ্ঞান-লাভার্থে কাশীধামে সমাগত হলে কালভৈরব মহাদেবের নির্দেশ অনুসারে নিজ বাম হাতের নখের অংশ দিয়ে ব্রহ্মার এক মুখ ছেদন করেন। সেই হতে ব্রহ্মা চতুর্মুখ হলেন এবং যে স্থানে তাঁর মুণ্ড পতিত হয়েছিল তা কপালমোচনতীর্থ নামে খ্যাত হয়। কালীশ্বর শ্রীশ্রী কালভৈরবের আবির্ভাবের পর স্বপ্নে আদেশ পেয়ে স্থানীয় দূর্গাচরণ আচার্য মাটি দিয়ে নির্মাণ করেন এই অতি বিরাটাকার কালভৈরবের বিগ্রহ। তিনি ছিলেন ফুলবাড়িয়া গ্রামের স্থায়ী অধিবাসী এবং প্রখ্যাত মৃন্ময়মূর্তি প্রস্তুতকারক শিল্পী। এছাড়াও, তিনি মূর্তির পাশে নির্মাণ করেন শিবের স্ত্রী পার্বতীর মূর্তি। দূর্গাচরণ প্রথমে তিতাস পঞ্চবটি মূলে মূতিটি স্থাপন করে পুজার্চনার ব্যবস্থা করেছিলেন। তিনি স্থানীয় ভক্তবৃন্দের আন্তরিক সহায়তায় পূজা-অর্চনা শুরু করেন তখন থেকেই, যা নিয়মিতভাবে প্রচলিত হয়ে আসছিল ১৯৭১ সাল পর্যন্ত। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কালভৈরবের বিগ্রহটি পাক হানাদার বাহিনীর নজরে এলে তারা বৈদ্যুতিক ডিনামাইটের আঘাতে শিব ও পার্বতী মূর্তির অনেকাংশ ক্ষতিগ্রস্ত করে। পরে বিশ্ববরেণ্য দার্শনিক ড. মহানামব্রত ব্রহ্মচারী মহারাজের অনুপ্রেরণায় ও স্থানীয় কর্মীদের নিরলস কঠোর প্রচেষ্টা এবং সর্বস্তরের জনগণের সাহায্য ও সক্রিয় সহযোগিতায় সূদীর্ঘ চার বছর কাজের পর আবারো ২৪ ফুট উঁচুবিশিষ্ট উপমহাদেশের বিশালতম এই কালীশ্বর শ্রীশ্রী কালভৈরবের বিগ্রহ ও মন্দির পুণরায় প্রতিষ্ঠিত হয়। কালভৈরব মন্দিরের স্থানটি সরাইলের বিখ্যাত জমিদার নূর মোহাম্মদ দান করেছিলেন। ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহর প্রতিষ্ঠার পূর্বে মেড্ডা ছিল তিতাস তীরবর্তী বাজার। এই মন্দিরের মূল কালভৈরবের বয়স প্রায় তিনশ' বছর। শহরের উত্তর সীমানায় শান্ত তিতাস নদীর পশ্চিম পার্শ্বে মেড্ডা গ্রামের এই জায়গা তখন ছিল পঞ্চবটের জন্য বিখ্যাত। সেখানেই পঞ্চবটির মূলে স্ব-মহিমায় আবির্ভূত হন কালীশ্বর শ্রীশ্রী কালভৈরব। মন্দির পরিচালনায় একটি সুদক্ষ পরিচালনা কমিটি রয়েছে। এছাড়াও, পূজা-অর্চনা, নিত্যকর্মসহ অন্যান্য কার্যাদি সম্পাদনের জন্য পুরোহিত ও তার পরিবার মন্দিরের অভ্যন্তরে অবস্থান করেন। মন্দিরের ভেতরে শ্রীশ্রী কালভৈরবের বিগ্রহটি লোহার ফটকে সর্বদাই তালাবদ্ধ থাকে। এর সামনে রয়েছে দান বাক্স। যে-কেউই সাধ্যমত অর্থ প্রদান করতে পারেন যা মন্দির রক্ষণাবেক্ষণসহ আনুসাঙ্গিক কাজে ব্যয় করা হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়ণে ও ব্যবস্থাপনায় মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম চালু আছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুটি মহাসড়করন সাথে যুক্ত, একটি হল ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক, যেটি এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্কের অংশ এবং অপরটি হল কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক। সরাইল উপজেলার বিশ্বরোডে দুটি হাইওয়ে রোড মিলিত হয়েছে। সেখান থেকে বাসে কিংবা টেম্পোয় মেড্ডা এলাকার পূর্বদিকে এ মন্দিরের অবস্থান। খাবারের সুব্যবস্থা নেই। নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করতে হয়। শ্রীশ্রী কালভৈরব হচ্ছে হিন্দু দেবতাবিশেষ। শিবের অংশ বা দেহ থেকে জাত ভৈরববিশেষ। মন্দিরটির প্রধান আকর্ষণই হচ্ছে কালভৈরব বা শিব মূর্তি। সুবিশাল মূর্তিটির উচ্চতা ২৮ ফুট। বিশাল আকৃতিবিশিষ্ট ও চোখ ধাঁধানো মূর্তিটি ১৯০৫ সালে তৈরী করা হয়। স্বাভাবিকভাবেই প্রথম দর্শনে যে কেউই ভয় পেয়ে যেতে পারেন বিরাট আকারের মূর্তি দেখে। মূর্তিটির ডান পাশে রয়েছে একটি কালী মূর্তি এবং বাম পাশে পার্বতী দেবী। এছাড়াও, শ্রীশ্রী কৈলাশ্বেশ্বর শিবলিঙ্গ, সরস্বতী দেবী প্রভৃতি মূর্তি রয়েছে। কালের স্বাক্ষী হিসেবে রযেছে সুদৃশ্যমান এক জোড়া মঠ। শ্রীশ্রী কালভৈরব নাটমন্দির, দূর্গামন্দির ইত্যাদি। সাংবার্ষিক ফাল্গুনী শুক্লা সপ্তমী তিথিতে চার দিনব্যাপী পূজা, হোমযজ্ঞ ও প্রতিষ্ঠা উৎসব অনুষ্ঠান পালন করা হয়। পূজা অনুষ্ঠানে ভারত, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ইংল্যান্ড, জাপান, চীনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পূজারীরা ভিড় জমান। দেশ-বিদেশ থেকে বহু পর্যটকও এখানে ভিড় করেন এ সময়। উৎসবকে ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এছাড়াও, প্রতিদিনই দর্শনার্থী ও পূজারীদের ভিড় লেগেই থাকে। এই জেলার প্রধান শহর ও সদরদপ্তর হল কালিম্পং]]। কালো রাজার সুড়ঙ্গ বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত। রহস্যময় গুহা হিসেবে এর পরিচিতি রয়েছে। বর্তমানে পর্যটকদের আগ্রহের কারণে সুড়ঙ্গটি উৎকৃষ্টমানের পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। সুড়ঙ্গটি দেখার জন্য বাসে করে হেইখং বাজারে যেতে হয়। এরপর পায়ে হেঁটে প্রায় ৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয়। বনবিভাগের তৈরি করা ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ পথ পাড়ি দেবার জন্য কাঁচা রাস্তায় আর ২ কিলোমিটার পথ হাঁটতে হবে। এটি মূলতঃ ঝিরি বা পাহাড়ী নালা পার হয়ে কালো রাজার সুড়ঙ্গে পৌঁছতে হয়। সড়কপথে কক্সবাজার থেকে টেকনাফ ৮৯ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিমান কিংবা বাসে যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে কক্সবাজার যেতে এসি বাসের জন্য যোগাযোগ: গ্রীন লাইন (ফোন: ৯৩৩৯৬২৩, ৯৩৪২৫৮০ সোহাগ পরিবহন (৯৩৩১৬০০, ৭১০০৪২২ সিল্ক লাইন (৭১০২৪৬১, ৮১০৩৮২)। ভাড়া ৮৫০ থেকে ১২০০ টাকা। নন-এসি বাসের জন্য যোগাযোগ: এস. আলম (৯৩৩১৮৬৪, ৮৩১৫০৮৭)। টেকনাফ শহরে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের মোটেল ভাড়া ৫০০ থেকে ১২৫০ টাকা। এছাড়াও টেকনাফ শহরে সাধারণ মানে হোটেলে ২৫০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে থাকা যায়। কিরগিজ ভাষা কিরগিজিস্তানের সরকারি ভাষা। এই ভাষাতে কিরগিজিস্তানের অর্ধেকের বেশি লোক কথা বলেন। প্রায় ১৬% লোক রুশ ভাষাতে কথা বলেন। এখানে প্রচলিত অন্যান্য ভাষার মধ্যে আছে উজবেক ভাষা, চীনা ভাষা, মঙ্গোলীয় ভাষা ও উইগুর ভাষা। সুউচ্চ পাহাড়ি ভূ-প্রকৃতি কিরগিজিস্তানের পরিবহন ব্যবস্থার উপর গভীর প্রভাব বিস্তার করেছে। কিরগিজিস্তানের সড়কগুলি খাড়া পাহাড়ী ঢাল বেয়ে সর্পিলাকারে উঠে নেমে চলে গেছে। অনেকসময় এগুলিকে সমুদ্র সমতল থেকে ৩০০০ মিটার উঁচু গিরিপিথের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। রাস্তাগুলি প্রায়ই ভূমি-ধ্বস এবং হিমানী সম্প্রপাতের শিকার হয়। শীতকালে উচ্চ উচ্চতার দূরবর্তী অঞ্চলগুলিতে ভ্রমণ অত্যন্ত দুঃসাধ্য। আরেকটি সমস্যা হল সোভিয়েত আমলে নির্মিত বেশির ভাগ সড়কগুলির মধ্য দিয়ে বর্তমানে আন্তর্জাতিক সীমান্ত চলে গেছে, ফলে এসমস্ত সড়কে সীমান্ত প্রোটোকলগুলি মেনে চলতে গিয়ে অনেক সময় নষ্ট হয়। কিরগিজিস্তানে গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে পরিবহনের মাধ্যম হিসেবে এখনও ঘোড়া ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ধরণের মাংস সবসময় কিরগিজ খাবারের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। সর্বাধিক জনপ্রিয় মাংসের খাবারের মধ্যে ঘোড়া-মাংসের কেজি বা চুচুক, ভেড়ার ভাজা কলিজা, বেশবারমাক (চিকন নুডলস সাথে কুচানো মাংস এবং ঘোড়ার মাংস থেকে তৈরি বিভিন্ন অন্যান্য খাবার। কুউরদাক মাংস দিয়ে তৈরী প্রধান খাবারের মধ্যে একটি। শাশলিক, কাঁচা কাটা পেঁয়াজ দিয়ে কয়লার আগুনে গ্রিল করা মাটন যা রেস্তোরা এবং ফুটপাতের দোকানগুলিতে প্রায়শই বিক্রি হয়। রান্নার পূর্বে মাংস ঘণ্টার বেশি মশলা মাখিয়ে রাখা হয়। গরুর মাংস, মুরগীর মাংস, এবং মাছ থেকেও শাশলিক তৈরি করা যেতে পারে। প্রতিটি শাশলিকে মাংস ও চর্বির অনুপাত একঃএক থাকে। শর্পো বা সর্পো হচ্ছে মাংসের স্যুপ। কিশোরগঞ্জ বাংলাদেশ]]ের ঢাকা বিভাগ এর একটি উল্লেখযোগ্য শহর। এগারসিন্দুর দুর্গ পাকুন্দিয়া উপজেলা]]র এগারসিন্দুর গ্রামে অবস্থিত। গ্রামটি ব্রহ্মপুত্র নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত। ইতিহাসবেত্তা আবুল ফজল রচিত আকবরনামা গ্রন্থে এই গ্রামের নাম উল্লেখ রয়েছে। এটি ছিল অহম শাসকদের রাজধানী। ১৫৩৮ সালে মুঘলরা অহমদের পরাজিত করে এ অঞ্চল দখল করে। এখানেই ১৫৮০ সালে বার ভূঁইয়াদের প্রধান ঈসা খাঁ মুঘল সম্রাট আকবর]]ের সেনাপতি মান সিংহ]]কে পরাজিত করে। দিল্লীর আখড়া মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর]]ের শাসনামলে নির্মিত। এটি মিঠামইন উপজেলা]]য় অবস্থিত। মানব বাবুর বাড়ি হোসেনপুর উপজেলা]]র গোবিন্দপুর ইউনিয়নের গাঙ্গাটিয়া গ্রামে অবস্থিত। ১৯০৪ সালে জমিদারির পত্তন হলে ব্রিটিশ জেপি ওয়াইজের কাছ থেকে জমিদারি কিনে নেন গাঙ্গাটিয়ার ভূপতিনাথ চক্রবর্তী। সেখানেই তিনি এই বাড়িটি নির্মাণ করেন। কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশ]]ের একটি জেলা যা ঢাকা বিভাগ এর অন্তর্গত। কিশোরগঞ্জের ভৌগোলিক আয়তন প্রায় ২,৬৮৮ বর্গ কিলোমিটার। এই আয়তনে ১৩টি উপজেলা রয়েছে। এই জেলার উত্তরে নেত্রকোণা জেলা ও ময়মনসিংহ জেলা দক্ষিণে নরসিংদী জেলা ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা পূর্বে সুনামগঞ্জ জেলা ও হবিগঞ্জ জেলা পশ্চিমে ময়মনসিংহ জেলা ও গাজীপুর জেলা]]। ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রতিদিন এগারসিন্দুর এক্সপ্রেস ও কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস রেলগাড়ি ছেড়ে যায়। | নাম=দিল্লীর আখড়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=দিল্লীর আখড়া মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর]]ের শাসনামলে নির্মিত। এটি মিঠামইন উপজেলা]]য় অবস্থিত। | নাম=মানব বাবুর বাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=মানব বাবুর বাড়ি হোসেনপুর উপজেলা]]র গোবিন্দপুর ইউনিয়নের গাঙ্গাটিয়া গ্রামে অবস্থিত। ১৯০৪ সালে জমিদারির পত্তন হলে ব্রিটিশ জেপি ওয়াইজের কাছ থেকে জমিদারি কিনে নেন গাঙ্গাটিয়ার ভূপতিনাথ চক্রবর্তী। সেখানেই তিনি এই বাড়িটি নির্মাণ করেন। | নাম=ভীমের মায়ের চুলা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=কিশোরগঞ্জ থানা কমপ্লেক্সের উত্তর-পশ্চিম দিকে ২০০শত মিটার দূরে | বিবরণ=তিনদিক উঁচু মৃৎ-প্রাচীর বেষ্টিত একটি স্থাপনা যার প্রাচীরের উপরের তিনটি স্থান অপেক্ষাকৃত উঁচু। এর ভিতরের অংশ গভীর ও বাইরের তিনদিক প্রায় ২০ ফুট প্রশস্ত পরিখা বেষ্টিত। ফলে আবিস্কৃত স্থাপনাটি চুলার আকারে পরিদৃষ্ট হয়। | নাম=এগারসিন্দুর দূর্গ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এগারসিন্দুর দুর্গ পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারসিন্দুর গ্রামে অবস্থিত। গ্রামটি ব্রহ্মপুত্র নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত। ইতিহাসবেত্তা আবুল ফজল রচিত আকবরনামা গ্রন্থে এই গ্রামের নাম উল্লেখ রয়েছে। এটি ছিল অহম শাসকদের রাজধানী। ১৫৩৮ সালে মুঘলরা অহমদের পরাজিত করে এ অঞ্চল দখল করে। এখানেই ১৫৮০ সালে বার ভূঁইয়াদের প্রধান ঈসা খাঁ মুঘল সম্রাট আকবর]]ের সেনাপতি মান সিংহ]]কে পরাজিত করে। | বিবরণ=চন্দ্রাবতীর শিবমন্দির ষোড়শ শতাব্দীতে নির্মিত প্রথম বাঙালি মহিলা কবি স্মৃতিবিজরিত শিবমন্দির। এটি কিশোরগঞ্জ শহর থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে মাইজখাপন ইউনিয়নের কাচারীপাড়া গ্রামে ফুলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত। অষ্টভুজাকৃতির মন্দিরিটির উচ্চতা প্রায় ৩২ ফুট। এর আট বাহুর প্রতিটির দৈর্ঘ্য ৮ ফুট। নিচতলায় আছে একটি কক্ষ ও প্রবেশের পথ। কক্ষের ভেতরে রয়েছে ৭টি কুলুঙ্গি। দ্বিতীয় তলাতে আছে একটি প্রশস্ত কুলুঙ্গি এবং পোড়ামাটির সুদৃশ্য কাজ। দ্বিতীয় তলা থেকেই মন্দিরটি ক্রমশ সরু হয়ে ৩২ ফুট পর্যন্ত উচ্চতায় গিয়ে শেষ হয়েছে। ১৯৯০-এর দশকে প্রত্নতত্ত্ব মন্দিরটির কিছু অংশ সংস্কার করা হয়েছে। | নাম=জঙ্গলবাড়ি দূর্গ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=জঙ্গলবাড়ি দুর্গ ছিল বার ভূঁইয়াদের প্রধান ঈসা খাঁর দ্বিতীয় রাজধানী। এটি কিশোরগঞ্জ শহর থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে করিমগঞ্জ উপজেলার কাদিরজঙ্গল ইউনিয়নের জঙ্গলবাড়ি গ্রামে অবস্থিত। দূর্গের ভিতরে ঈসা খাঁ কয়েকটি স্থাপনা গড়ে তোলেন। ১৮৯৭ সালে ভুমিকম্পে দুর্গের কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। কিশোরগঞ্জ সদরে স্টেশন রোডে আসলে থাকার হোটেল পেয়ে যাবেন। সড়ক পথে ঢাকা হতে কুড়িগ্রামের দূরত্ব ৩৪৮ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫৮৫ কিলোমিটার। * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে; ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; কুড়িগ্রামে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে কুড়িগ্রাম আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * শহীদ ছমির উদ্দিন স্মৃতি পার্ক। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। মিষ্টি জাতীয় খাবারের মধ্যে বিখ্যাত হলো ক্ষীর লালমোহন। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান কুড়িগ্রামে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেলও রয়েছে - * টেরেটেস হোমস, সদর হাসপাতাল রোড, কুড়িগ্রাম; * অর্নব হোটেল, কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ফোন|+৮৮০১৮১৯-০৩০ ৫২৬ * হোটেল ডিকে (আবাসিক যোগাযোগ ফোন|+৮৮০১৭১২১২৩১৭১ * হোটেল অর্ণব প্যালেস, যোগাযোগ ফোন|+৮৮০১৭৪০৫৭১০০৬ * ওসি সৈয়দপুর পুলিশ ফাড়ী ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯১৫। সড়ক পথে ঢাকা হতে কুড়িগ্রামের দূরত্ব ৩৮০ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫৮৫ কিলোমিটার। জেলা সদরটি বিভাগীয় শহর রংপুর হতে ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। * এসবি পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৫ (আসাদগেট কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১ ৮৮৭, ৬১ ৩৩৭, মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৪; * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; কুড়িগ্রামে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে কুড়িগ্রাম আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * ধরলা ব্রিজ কুড়িগ্রাম সদর; * ধরলা বাঁধ কুড়িগ্রাম সদর; * মোগলবাসা ভাটলার স্লুইচগেট কুড়িগ্রাম সদর; * ঘোগাদহ বাজার কুড়িগ্রাম সদর; * শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিফলক ঘোষপাড়া, কুড়িগ্রাম সদর; * স্বাধীনতার বিজয় স্তম্ভ কলেজ মোড়, কুড়িগ্রাম সদর; * বেহুলার চর চর রাজিবপুর; * বালিয়ামারী সীমান্ত হাট চর রাজিবপুর; * ভিতরবন্দ জমিদার বাড়ি নাগেশ্বরী; * নাওডাঙ্গা জমিদার বাড়ি ফুলবাড়ী; * সোনাহাট স্থল বন্দর ভুরুঙ্গামারী; * চাকির পশার বিল রাজারহাট; আমতলা সর্ব্বজনীন গোবিন্দ ও দূর্গামন্দির,রাজারহাট]] | নাম=চান্দামারী মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=প্রত্নতাত্ত্বিক মতে মোগল আমলের এই মসজিদটির নির্মাণকাল আনুমানিক ১৫৮৪-১৬৮০ খ্রিটাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে। এর গায়ের নকশাগুলো মোঘল আমলের স্থাপত্য কৌশল ও শৈলীর অনন্য দৃষ্টান্ত। | নাম=শাহী মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=কুড়িগ্রাম জেলা বাস টার্মিনালে পৌঁছার পর অটো (ইজি বাইক) যোগে রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের সামনে এসে জিজ্ঞাস করলেই পাওয়া যাবে শাহী মসজিদ। | বিবরণ=শাহী মসজিদ কুড়িগ্রাম জেলার রাজারহাট উপজেলা সদর থেকে ১ কিমি উত্তর-পূর্ব দিকে ব্যাপারীপাড়া শাহী মসজিদ অবস্থিত।মসজিদের কোন শিলালিপি নেই তবে মোগল সহাপত্য শৈলিতে নির্মিত মসজিদটি ২০০ বছরের পুরাতন বলে অনুমান করা যায়। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। মিষ্টি জাতীয় খাবারের মধ্যে বিখ্যাত হলো ক্ষীর লালমোহন। এছাড়াও তিস্তা নদীর বৈরাতি মাছ কুড়িগ্রামের অন্যতম জনপ্রিয় খাবার। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান কুড়িগ্রামে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, কুড়িগ্রাম, ☎ ০৫৮১-৬১ ৩০৪; * হোটেল বসুন্ধরা, কুড়িগ্রাম, ☎ ০৫৮১-৬১ ৫০৭; * হোটেল ডিকে, ঘোষপাড়া, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১২-১২৩ ১৭১; * হোটেল স্মৃতি, কেন্দ্রীয় বাসটর্মিনাল, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১৯-০২৮ ৪১১; * হোটেল মেহেদী, ঘোষপাড়া, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১১-৩৪৮ ৯১০; * হোটেল নিবেদিকা, আদর্শ পৌরবাজার, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১৭-০৫৮ ২৯৫; * হোটেল অর্ণব প্যালেস, কেন্দ্রীয় বাসটর্মিনাল, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭৪০-৫৭১ ০০৬; * অর্নব হোটেল, কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৮১৯-০৩০ ৫২৬; * হোটেল আরজি, ঘোষপাড়া, কুড়িগ্রাম; * মিতা রেস্ট হাউস, সবুজপাড়া, কুড়িগ্রাম; * টেরেটেস হোমস, সদর হাসপাতাল রোড, কুড়িগ্রাম; * হোটেল সাগর রেস্ট হাউস, সাগর সুপার মার্কেট, কুড়িগ্রাম; * ওসি কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯২৬; * ওসি চর রাজীবপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৩৪; * ওসি চিলমারী, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৩২; * ওসি দুসমারা, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৩৫; * ওসি নাগেশ্বরী, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯২৯; * ওসি ভুরুঙ্গামারী, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৩০; * ওসি রাজারহাট, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯২৭; সড়ক পথে ঢাকা হতে কুড়িগ্রামের দূরত্ব ৩৪৮ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫৮৫ কিলোমিটার। * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; কুড়িগ্রামে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে কুড়িগ্রাম আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * স্বাধীনতার বিজয় স্তম্ভ কলেজ মোড়; * পাংগা রাজ্যের কামান (বিডিআর গেটে অবস্থিত); ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। মিষ্টি জাতীয় খাবারের মধ্যে বিখ্যাত হলো ক্ষীর লালমোহন। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান কুড়িগ্রামে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেলও রয়েছে - * টেরেটেস হোমস, সদর হাসপাতাল রোড, কুড়িগ্রাম; * অর্নব হোটেল, কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৮১৯-০৩০ ৫২৬; * হোটেল ডিকে (আবাসিক যোগাযোগ ৮৮০১৭১২১২৩১৭১; * হোটেল অর্ণব প্যালেস, যোগাযোগ ৮৮০১৭৪০৫৭১০০৬; * ওসি সৈয়দপুর পুলিশ ফাড়ী ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯১৫। দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া দ্বীপের গঠন প্রক্রিয়া শুরু হলেও এ দ্বীপ সমুদ্র বক্ষ থেকে জেগে উঠে চতুর্দশ শতাব্দীর শেষের দিকে। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষের দিকে এ দ্বীপে মানুষের পদচারণা। হযরত কুতুবুদ্দীন নামে এক কামেল ব্যক্তি আলী আকবর, আলী ফকির, এক হাতিয়াসহ কিছু সঙ্গী নিয়ে মগ পর্তুগীজ বিতাড়িত করে এ দ্বীপে আস্তানা স্থাপন করেন। অন্যদিকে আরাকান থেকে পলায়নরত মুসলমানেরা চট্টগ্রামের আশেপাশের অঞ্চল থেকে ভাগ্যান্বেষণে উক্ত দ্বীপে আসতে থাকে। জরিপ করে দেখা যায়, আনোয়ারা, বাঁশখালী, সাতকানিয়া, পটিয়া, চকরিয়া অঞ্চল থেকে অধিকাংশ আদিপুরুষের আগমন। নির্যাতিত মুসলমানেরা কুতুবুদ্দীনের প্রতি শ্রদ্ধান্তরে কুতুবুদ্দীনের নামানুসারে এ দ্বীপের নামকরণ করেন কুতুবুদ্দীনের দিয়া যা পরবর্তীতে কুতুবদিয়া নামে স্বীকৃতি লাভ করে। দ্বীপকে স্থানীয়ভাবে দিয়া বা ডিয়া বলা হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে এই দ্বীপে বসবাস শুরু করে। বর্তমানে (২০১৭) এই দ্বীপের বয়স ৬০০ বছর পেরিয়ে গেছে। এই দ্বীপের আয়তন প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ কমে গেছে এবং এখনও সাগরের ঢেউয়ের প্রভাবে ভেঙ্গে সমুদ্রে পরিণত হচ্ছে সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুতুবদিয়া দ্বীপটি। অথবা, ঢাকা টু কক্সবাজার যেকোন বাসে উঠে নামবেন চকরিয়া, সেখান থেকে টেম্পু যায় মগনামা ঘাট পর্যন্ত। ঘাট থেকে ট্রলারে ৫০ মিনিট আর স্পিডবোটে ১০/১৫ মিনিটে কুতুবদিয়া যাওয়া যায়। ট্রলারে জন প্রতি ৪০ টাকা ভাড়া। সম্পূর্ণ ট্রলার রিজার্ভ নিতে চাইলে ৮০০-১,০০০ টাকা খরচ করতে হবে। এছাড়া, চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি এস. আলম বাস সার্ভিস আছে পেকুয়া মগনামা ঘাট পর্যন্ত। * প্রাকৃতিক উপায়ে লবণ তৈরির মাঠ এছাড়া অসংখ্য গাংচিল আর মাছ ধরার নৌকা দেখে মন জুড়িয়ে যাবে। বড়ঘোপ বাজারে বীচের পাশেই সমুদ্র বিলাস নামে ভাল একটা হোটেল আছে, রাত প্রতি দুই বেড ১০০০ টাকা। দিনে গিয়ে দিনে ঘুরে চলে আসা সম্ভব। ফেরার সময় বিকালে ট্রলার পাবেন, তবে চট্টগ্রাম পর্যন্ত নয়। পেকুয়া, মগনামা ঘাট পার করে দিবে, সেখান থেকে বাসে করে চট্টগ্রাম আসতে পারেন। কেউ কক্সবাজার ভ্রমণে গেলে আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনায় কুতুবদিয়াকে রাখতে পারেন। কুতুবদিয়া দ্বীপে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই। জেনারেটর ও সৌর বিদ্যুৎ দিয়ে এখানকার বৈদ্যুতিক চাহিদা মেটানো হয়ে থাকে। সৈকতে জোয়ার ভাটা চিহ্নিত করার কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই নিজ দায়িত্বে জোয়ার-ভাটার সময় জেনে সমুদ্র স্নানে নামতে। ভাটার সময় সমুদ্রে নামা বিপজ্জনক। উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন সড়ক 'গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড' কুমিল্লা শহরের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে। বর্তমানে, বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক(ঢাকা-কুমিল্লা-চট্টগ্রাম) কুমিল্লা শহরের পাশ দিয়ে গিয়েছে। রাজধানী ঢাকা থেকে কুমিল্লার দূরত্ব ৯৭ কিলোমিটার। সড়ক অথবা রেলপথের মাধ্যমে ভ্রমণ করা যায়। তবে রেলপথে ঢাকা থেকে কুমিল্লা যেতে মোট ১৯৭ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হয়। স্থানীয় প্রশাসন আরএইচডি, এলজিইডি ও পৌরসভা সকল রাস্তা তদারকি করে থাকে। সড়কপথে ঢাকার সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন অসংখ্য বাস ছাড়ে। এসি ও নন-এসি উভয় ধরনের বাসই এই রুটে চলাচল করে। এছাড়া ঢাকার কমলাপুর থেকে বিআরটিসি পরিবহনের বাসও ছাড়ে। | নাম কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশন| অন্য শাসনগাছা রেলওয়ে স্টেশন| ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা 2021-08-27| বিবরণ চিত্র উইকিউপাত্ত Q60354780 সড়কপথে বাসের পাশাপাশি ট্রেনে করেও কুমিল্লা যাওয়া যায়। ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনে করে কুমিল্লা যাওয়া যায়। কমলাপুর ছাড়াও যাওয়ার পথে বিমানবন্দর স্টেশন থেকে যাত্রী ওঠানো হয়। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগ্রামী রেলপথে কুমিল্লায় শাসনগাছায় অবস্থিত কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেন থামে। কুমিল্লায় একটি পুরাতন বিমানবন্দর থাকলেও বর্তমানে বিমান উঠানামার কাজে ব্যবহৃত হয়না এটি। সুতরাং, কুমিল্লায় কোনো আভ্যন্তরীণ বিমান পরিষেবা পরিচালিত হয় না। তাই হেলিকপ্টার ব্যতীত আকাশপথে কুমিল্লায় আসার সুযোগ নেই। কুমিল্লা রসমালাইয়ের জন্য বিখ্যাত। নগরীর কান্দিরপাড়ের মনোহরপুরে "মাতৃভাণ্ডার" এই ঐতিহ্যকে ধারণ করে আসছে। মাতৃভান্ডার এর রসমালাই জাতীয় সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত। মাতৃভাণ্ডারের পাশাপাশি একইস্থানে অবস্থিত ভগবতী পেড়া ভাণ্ডার ও শীতলভাণ্ডারের মিষ্টিও বেশ প্রসিদ্ধ। সড়ক পথে ঢাকার সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন অসংখ্য বাস ছেড়ে যায়। এসি ও নন-এসি উভয় ধরনের বাসই এই রুটে চলাচল করে। এছাড়া ঢাকার কমলাপুর থেকে বিআরটিসি পরিবহনের বাস ছেড়ে যায়। সড়কপথে বাসের পাশাপাশি ট্রেনে করেও কুমিল্লা যাওয়া যায়। ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনে করে কুমিল্লা যাওয়া যায়। কমলাপুর ছাড়াও যাওয়ার পথে বিমানবন্দর স্টেশন থেকে যাত্রী ওঠানো হয়। ঢাকা হতে সরাসরি লঞ্চে কুমিল্লা ময়নামতি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও যাদুঘর]] | নাম=ডাইনো পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ডাইনো পার্ক কুমিল্লা জেলার কোটবাড়ির জামমূড়ায় লালমাই পাহাড়ের ১২ একর জায়গা নিয়ে একটি ডাইনোসর পার্ক | নাম=ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=কুমিল্লা জেলার কোটবাড়ি এলাকায় অবস্থিত একটি বিনোদন কেন্দ্র। বিশ্বের সবচেয়ে বড় থিম পার্ক ডিজনিল্যান্ডের আদলে তৈরি করা হয়েছে এর বিশাল ফটক। এখানে রয়েছে ওয়াটার পার্ক, ২০টিরও বেশি বিভিন্ন ধরনের রাইড, ডাইনোসর পার্ক এবং পিকনিক স্পট। | নাম=রাণী ময়নামতি প্রাসাদ ও মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=রাণী ময়নামতি প্রাসাদ ও মন্দির চিত্র=ময়নামতি রাণীর কুঠির (Maynamati Ranir Kuthir).jpg উইকিউপাত্ত=Q31724123 | বিবরণ=কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত। | নাম=কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন উইকিউপাত্ত=Q29025197 | বিবরণ=এটি বাংলাদেশের কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনে অবস্থিত কুমিল্লা মহানগরীর নাগরিকদের বিনোদনের জন্য একটি চিড়িয়াখানা । | নাম=ময়নামতী ওয়ার সিমেট্রি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি চিত্র=ওয়ার সিমেট্রি,ময়নামতি.jpg উইকিউপাত্ত=Q13059208 | বিবরণ=বাংলাদেশের কুমিল্লাতে অবস্থিত একটি কমনওয়েলথ যুদ্ধ সমাধি। এটি মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৩৯–১৯৪৫) নিহত ভারতীয় (তৎকালীন) ও বৃটিশ সৈন্যদের কবরস্থান। ১৯৪১–১৯৪৫ সালে বার্মায় সংঘটিত যুদ্ধে যে ৪৫০০০ কমনওয়েলথ সৈনিক নিহত হন, তাদের স্মৃতি রক্ষার্থে মায়ানমার (তৎকালীন বার্মা আসাম, এবং বাংলাদেশের ৯টি রণ সমাধিক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশে দুটি কমনওয়েলথ রণ সমাধিক্ষেত্র আছে, যার অপরটি চট্টগ্রামে অবস্থিত। প্রতিবছর প্রচুর দর্শনার্থী যুদ্ধে নিহত সৈন্যদের প্রতি সম্মান জানাতে এসকল রণ সমাধিক্ষেত্রে আসেন। | নাম=ধর্মসাগর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ত্রিপুরার অধিপতি মহারাজা প্রথম ধর্মমাণিক্য ১৪৫৮ সালে ধর্মসাগর খনন করেন। এই অঞ্চলের মানুষের জলের কষ্ট নিবারণ করাই ছিল রাজার মূল উদ্দেশ্য। ধর্মসাগরের উত্তর কোণে রয়েছে রাণীর কুঠির, পৌরপার্ক। পূর্ব দিকে কুমিল্লা স্টেডিয়াম আর পশ্চিম পাড়ে বসার ব্যবস্থা আছে। রসমালাই নামক বিখ্যাত মিষ্টি কুমিল্লায় তৈরি করা হয়। কুমিল্লার রসমলাই সারাদেশে এক নামে পরিচিত। দুধ, ছানা ও চিনি সমন্বয়ে তৈরি এ মিস্টান্ন। যার প্রচলন কুমিল্লাতেই শুরু হয়। এছাড়াও অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্যাদি প্রস্ত্ততের জন্য কুমিল্লা বিখ্যাত। হোটেল/মোটেল/রেস্তোরাঁ/রেস্ট হাউজ/গেস্ট হাউজ/ডাকবাংলো ইত্যাদির নাম →পরিচালনাকারী/মালিকের নাম →ঠিকানা * হোটেল কিউ প্যালেস →ইমতিয়াজ আহমেদ কোরাইসী →রেইসকোর্স, কুমিল্লা * আমানিয়া রেষ্ট হাউস (আবাসিক) →হাজী নুরুল আমিন → কান্দিরপাড়, কুমিল্লা * হোটেল ড্রিমল্যান্ড(আবাসিক) →জনাব খিজির হায়াত খাঁন →ছাতিপট্টি, কুমিল্লা * হোটেল নিদ্রাবাগ(আবাসিক) →জনাব সালামত আলী খাঁন → রাজগঞ্জ, কুমিল্লা * মাসুম রেষ্টহাউস(আবাসিক) →জনাব মোঃইউসুফ জামিল → শাসনগাছা, কুমিল্লা * হোটেল মেলোডি(আবাসিক) →জনাব নেয়ামত আলী →শাসনগাছা, কুমিল্লা * হোটেল নূর(আবাসিক) →জনাব মোঃআরিফুল ইসলাম →শাসনগাছা, কুমিল্লা * সবুজ রেষ্টহাউস (আবাসিক) →জনাব মোঃছবির আহম্মদ ভূঁঞা →স্টেশন রোড, কুমিল্লা * হোটেল মেরাজ (আবাসিক) →হাজী ইস্কান্দর আলী →কান্দিরপাড়, কুমিল্লা * ঢাকা রেষ্ট হাউস(আবাসিক) →হাজী আহাম্মদ আলী →রেলগেইট, শাসনগাছা * আজমীর রেষ্ট হাউস (আবাসিক) →জনাব সামছুল হক নিজামী →মনোহরপুর, কুমিল্লা * হোটেল আল-ফালাহ (আবাসিক) →জনাব মোঃ আবদুর রহমান → আলেখারচর, কুমিল্লা * হোটেল আল-রফিক(আবাসিক) →জনাব মোঃ রফিকুল হক →কান্দিপাড়, কুমিল্লা * আনছারিয়া রেষ্ট হাউস (আবাসিক) →জনাব মাহবুবুর রহমান →মোগলটুলী, কুমিল্লা * আসিক রেসিডেন্সিয়াল রেষ্টহাউস(আবাসিক) →জনাব মামুদুর রহমান → নজরুল এভিনিউ, কুমিল্লা * নিউ আল-আমিন রেষ্ট হাউস(আবাসিক) →জনাব মোঃনাসিম →আলেখারচর, কুমিল্লা * বিরতি রেষ্টুরেন্ট →সৈয়দ শফিকুল হক, বিরতি রেষ্টুরেন্ট আলেখারচর, কুমিল্লা * হোটেল কস্তুরী →কাজী গোলাম মোস্তফা টিপু →হোটেল কস্তুরী, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা * সুগন্ধা হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট →জনাব মোঃ শের আলী → ফৌজদারী, কুমিল্লা কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি সমুদ্র সৈকত ও পর্যটনকেন্দ্র। পর্যটকদের কাছে কুয়াকাটা "সাগর কন্যা" হিসেবে পরিচিত। ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সৈকত বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্র সৈকত। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়। ঢাকা থেকে বেশ কয়েকটি বাস এখন সরাসরি কুয়াকাটা যায়। ঢাকা থেকে "সাকুরা পরিবহন" ছাড়াও বিআরটিসি পরিবহনের বাস সরাসরি কুয়াকাটায় যায়। আপনি এসব বাসে গেলে আপনাকে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে ২০০ মিটার দূরে নামিয়ে দিবে। ঢাকা থেকে কুয়াকাটা বাসে যেতে মোট সময় লাগে প্রায় ১২/১৩ ঘণ্টা। গাবতলী থেকে প্রতিদিন অসংখ্য বাস কুয়াকাটা যায়। এদের মধ্যে সুরভী, সোনারতরী, সাকুরা বাস অন্যতম। সকাল সন্ধ্যা যেকোন সময়ের বাস পাবেন। ভাড়া সুরভীতে শুধুমাত্র ৭৫০ বাকিগুলোতে ৬৫০। মোটামুটি ৯-১০ ঘণ্টা লাগে বাসে যেতে এবং দুটি ফেরী পার হতে হয়। সরাসরি কুয়াকাটা যাওয়ার কোন ট্রেন নেই। ট্রেনে ঢাকা সুন্দরবন এক্সপ্রেস বা চিত্রা এক্সপ্রেসে, আর উত্তরবঙ্গ থেকে আসতে চাইলে সৈয়দপুর থেকে খুলনা পর্যন্ত রূপসা অথবা সীমান্ত আন্তঃনগর ট্রেনে করে খুলনা আসতে হবে। খুলনা থেকে কুয়াকাটার উদ্দেশ্যে সকাল ৭ টায় একটি বিআরটিসি বাস ছেড়ে যায়। খুলনা থেকে যেতে সময় লাগে প্রায় ৭/৮ ঘণ্টা। বাসভাড়া ২৭০ টাকা। লঞ্চ অনেক ভালো একটা বিকল্প। ঢাকা থেকে বরিশাল, আমতলী বা পটুয়াখালি হয়ে কুয়াকাটা যাওয়া যায়। লঞ্চ ভাড়া ১৮০-২০০ টাকা করে (ডেক আর কেবিনে গেলে ৯০০ টাকা সিঙ্গেল, ১৮০০ -২০০০ টাকা ডাবল, ২৫০০ ৩০০০ টাকা ফ্যামিলি। ভিআইপি কেবিন লঞ্চভেদে ৩০০০-৪০০০ টাকার মধ্যে হয়। কিছু লোকাল লঞ্চ যেমন মাহিন রিফাত-১, প্রিন্স অব রাসেল-৪, সৈকত-১৫ তে ডেক ভাড়া ১৫০ টাকা। তবে এগুলা ঘাট বেশি দেয় এবং সময়ও কিছুটা বেশি লাগে। তবে লঞ্চ যাত্রা উপভোগ করতে চাইলে এগুলোতেও যেতে পারেন। লঞ্চ দিয়ে সকালে পটুয়াখালী নেমে একটা রিক্সা নিয়ে (ভাড়া ১৫ টাকা) বাস স্ট্যান্ডে চলে আসতে হবে। সেখানে খাওয়া দাওয়ার দোকান নাই। তবে সকালের নাস্তা খেতে হলে আপনাকে একটু পিছিয়ে চৌরাস্তার মোড়ে যেতে হবে, সেখানে ভালো কিছু পরটার দোকান পাবেন। এখান থেকে (চৌরাস্তা) মোটর সাইকেল পাওয়া যায়, এক মোটর সাইকেলে ২ জন জাত্রী বসা যাবে, সরাসরি কুয়াকাটা পর্যন্ত ভাড়া নিবে ৬০০-৮০০ টাকা (দরদাম করতে হবে)। সময় লাগবে প্রায় আড়াই ঘণ্টা। এছাড়া বাসে করেও যাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে আবার বাস স্ট্যান্ডে আসতে হবে, কুয়াকাটার বাসের টিকিট কাটতে হবে, ভাড়া নিবে ১৩০ টাকা। পটুয়াখালি থেকে কলাপাড়া পর্যন্ত রাস্তা অসাধারণ, রীতিমতন বিমান নামতে পারবে এমন, রানওয়ের মতন চকচকে। আগে তিনটা ফেরী পার করতে হত কিন্তু এখন ৩টা নতুন ব্রিজ হওয়াতে পুরো ঝকঝকে রাস্তা। মনে রাখবেন সন্ধ্যা ৫টার পর আর কোনো বাস পটুয়াখালী থেকে কুয়াকাটা যায় না। ঢাকা থেকে বরিশালের লঞ্চগুলো রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে সদর ঘাট থেকে ছাড়ে। এর মধ্যে সুন্দরবন, সুরভী, পারাবর, কীর্তনখোলা লঞ্চগুলো ভাল। লঞ্চগুলো বরিশাল পৌঁছায় ভোর সাড়ে ৪টার দিকে। ডেক ভাড়া সাধারনত ১০০ টাকা। বরিশাল থেকে মাইক্রোবাস ভাড়া করে সরাসরি কুয়াকাটা পৌঁছানো সম্ভব। সেইক্ষেত্রে খরচ কিছুটা বেশি পরবে। দামাদামি করলে ৩৫০০ টাকার মধ্যে ভাড়া পাওয়া সম্ভব। বরিশাল থেকে দুই ভাবে কুয়াকাটা যাওয়া সম্ভব। এক, বরিশাল-কুয়াকাটার রাস্তা ভালো হলেও লোকাল বাস গুলোর অবস্থা ভালো না। বরিশাল থেকে ডাইরেক্ট কুয়াকাটা যেতে পার হতে হয় ৪টা ফেরি। বরিশাল থেকে সরাসরি কুয়াকাটা যাওয়ার বাস ভাড়া ২২০ টাকা। দুই, আমতলী দিয়ে গেলে ৩টা ফেরি পার হতে হবে। সেইক্ষেত্রে আপনাকে বরিশাল থেকে আগে আমতলী আসতে হবে। বরিশাল থেকে আমতলী যাওয়ার ভাড়া ১২০টাকা। আমতলী থেকে ঘুরে ফিরে বরিশাল থেকে ছেড়ে আসে সেই লোকাল বাস এই আপনাকে কুয়াকাটা যেতে হবে। সেইক্ষেত্রে ভাড়া ১০০-৮০ টাকা। ৩৬ ফুট লম্বা স্বর্ণের বৌদ্ধ মূর্তি, সাগরের পাশেই বেড়ীবাধের উপরে আরেকটা বৌদ্ধ মূর্তি, শুটকি পল্লী, ফাতরার চর, লাল কাঁকড়ার দ্বীপ, মোহনীয় মায়াময়ী গঙ্গামতির চর যেখানে দাঁড়িয়ে একই সাথে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়, যেই কুয়াটার নামে এই জায়গায় নামকরণ হয়েছে সেই কুয়া। কুয়াকাটা থেকে “সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ডে” যাওয়া যায়, স্থানীয় লোকজন এটিকে “নাই বাম” বলে। সবচাইতে ভালো হয় কুয়াকাটা সি-বিচ থেকে একটা ট্রলার সারাদিনের জন্য ১০০০-১২০০ টাকা দিয়ে ভাড়া নিয়ে নিতে পারেন, তাহলে সে-ই সব যায়গা দেখিয়ে নিয়ে আসবে। চেস্টা করবেন বিকেলটা গঙ্গামতির চরে কাটানোর। কুয়াকাটার আশেপাশের চর ও তাদের বৈশিষ্ট্য ঘোরাঘুরি করার মতন চমৎকার কয়েকটা চর রয়েছে – এখানকার গাছপালা কিছুটা হলুদ বর্ণের, আর বনের মধ্যে দিয়ে পায়ে চলার পথটা অসম্ভব সুন্দর, বন দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে একসময়য় সাগরের দিকে বের হওয়া যায়, সেখানে একটা চুলা আছে যেখানে রাতে ক্যাম্পিং করে বারবিকিউ করা যায়। কুয়াকাটার সবচাইতে মায়াময় চর হলো এই গঙ্গামতির চর, মুল কুয়াকাটা থেকে এটাতে মোটরসাইকেল, ভ্যান এবং ট্রলারের করে যাওয়া যায়। এই চরে দুরন্ত সবুজ একটা বন রয়েছে। এই বনে বানর, শিয়াল আর অজগর সাপ পাওয়া যায়। এই বনে কমলা গাছ, বরই গাছ আর কামরাঙ্গা গাছ রয়েছে, এখান থেকেই একি সাথে সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত দেখা যায়। যদি কেউ গঙ্গামতি চরের চরম মজাটা নিতে চান তাহলে খাল পার হয়ে চরের পূর্ব প্রান্তে চলে যেতে হবে – জীবনে অবগাহণ করার মতন মোহনীয় যায়গা এটি। কুয়াকাটা থেকে ফাতরার চরের দিকে যেতে হাতের ডান পাশে পড়বে এই দ্বীপ, এখানে ভোর সকালে আসলে লাল কাঁকড়ার মিছিল দেখা যাবে, আবার গঙ্গামতি চরের পূর্ব পাশেও লাল কাঁকড়া অবাধে ঘুরে বেড়ায়। তাদের সাথে সাক্ষাতের সময় ঐ একটাই প্রথম ভোরে। লাল কাঁকড়ার দ্বীপে ভোরে বা সকালে গেলে লাল কাঁকড়ার দেখা পাওয়া কষ্টকর। সূর্যের তাপে বালু উত্তপ্ত হয়ে গেলে কাঁকড়া রা বাইরে বের হয়ে আসে। তাই সকাল ১১ টার দিকে গেলেই শজে লাল কাঁকড়ার দৌড়া দৌড়ি উপভোগ করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন, আপনার উপস্থিতি যেন কোন ভাবেই তাদের কে ক্ষতিগ্রস্থ না করে। লেবুর চর নামে একটা জায়গা থেকে তিন নদীর মোহনা দেখা যায়। এক পাশে সমূদ্র আরেক পাশে তিন নদীর মোহনা, অপর পাশে উপকূলীয় বন, নদীর ওপারে দেখা যায় ফাত্রার বন- সব মিলিয়ে জায়গা টা অসাধারন। মোটর সাইকেল করে সহজেই ঘুরে আসা যায়। ৩০০ থেকে শুরু করে ১৫০০ টাকার হোটেল পর্যন্ত রয়েছে। একেবারে সী-বিচের কাছে কিছু হোটেল রয়েছে, এছাড়া পর্যটনের হোটেলও আছে। থাকা নিয়ে সমস্যা নাই, যেকোনো হোটেলে আরামে থাকা যাবে। | ঠিকানা=কুয়াকাটা, কলাপাড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=পর্যটন করপোরেশনের অধীনস্থ হোটেল। কক্ষের সুবিধা: টেলিভিশন, টেলিফোন, গরম এবং ঠান্ডা পানির ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুবিধা। | ঠিকানা=কুয়াকাটা, কলাপাড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন ৮৮০৪৪২৮-৫৬২০৮| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=পর্যটন করপোরেশনের অধীনস্থ হোটেল। কক্ষের সুবিধা: টেলিভিশন, টেলিফোন, গরম এবং ঠান্ডা পানির ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুবিধা। আবাসিক হোটেলগুলিতে অতিথিদের জন্য নিজস্ব রেস্তোরাঁয় খাবার ব্যবস্থা আছে। লেবুর চরের কাঁকড়া ভুনা বেশ বিখ্যাত। বীচ এলাকায় রয়েছে মাছের নানা দোকান, যেখানে আছে টাটকা মাছ ভেঁজে খাওয়ার সুযোগ। এছাড়া বিভিন্ন ধরণের সামুদ্রিক মাছ ও মাছের শুকটি পাওয়া যায়। সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বা লবণাক্ত বনাঞ্চল। কুয়েত একটি ছোট তেল সমৃদ্ধ, দক্ষিণে সৌদি আরব ও উত্তরে ইরাক বেষ্টিত রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র। রাজধানীর নাম কুয়েত সিটি]]। কুয়েত টাওয়ার ১৯৮০ সালে, কুয়েত টাওয়ারসহ কুয়েত জল টাওয়ার্স সিস্টেমটি আর্কাইভ ফর আর্কাইভেশনের জন্য আগা খান পুরস্কার এর একটি আর্কাইভ অব আর্কিটেকচারের জন্য প্রথম (১৯৭৮-১৯৮০) উদ্বোধনী প্রাপক হয়েছিল। কুয়েত দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ায় পারস্য উপসাগরের তীরে, ইরাক এবং সৌদি আরবের মাঝখানে অবস্থিত। আরবি ভাষা কুয়েতের সরকারি ভাষা। আদর্শ আরবি ভাষাটি ধ্রুপদী আরবি ভাষার একটি আধুনিকায়িত রূপ। ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে এখনও ধ্রুপদী আরবি ব্যবহৃত হয়। অন্যান্য সমস্ত আনুষ্ঠানিক কাজকর্ম, শিক্ষা ও গণমাধ্যমে আদর্শ আরবি ভাষা ব্যবহৃত হয়। কুয়েতের জনগণের প্রায় ৮৫% ভাব মৌখিক আদান-প্রদানের জন্য উপসাগরীয় আরবি ভাষা ব্যবহার করেন। এছাড়া দক্ষিণী আরবি ভাষা মেহরিতেও কিছু কুয়েতি কথা বলেন। বিদেশি ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষা বহুল প্রচলিত। ইংরেজিতে বেতার-টিভির অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয়। কুয়েত এয়ারওয়েজ হচ্ছে কুয়েতের জাতীয় বিমান সংস্থা৷ বিমান সংস্থাটির প্রধান কার্যালয় আল ফারয়ানিয়াহ গভমোরেট এর কুয়েত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবস্থিত৷ কুয়েত এয়ারওয়েজ এর প্রধান কেন্দ্র কুয়েত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হতে মধ্যপ্রাচ্য, ভারতীয় উপমহাদেশ, ইউরোপ, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ আমেরিকায় এর বিমানসমূহ পরিচালনা করে থাকে৷ কুয়েত এয়ারওয়েজ আরব এয়ার ক্যারিয়ার্স অর্গানাইজেশন এর একজন সদস্য৷ সড়ক পথে ঢাকা হতে কুলাউড়ার দূরত্ব ২৪০ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে কুলাউড়া রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৭১ কিলোমিটার। উপজেলা হেডকোয়ার্টারটি মৌলভীবাজার শহরের '০' পয়েন্ট হতে ৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। [[ঢাকা থেকে সরাসরি মৌলভীবাজার হয়ে কুলাউড়া আসতে হয়। ঢাকা]]র সায়েদাবাদ ফকিরাপুল ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে মৌলভীবাজারে আসার সরাসরি দুরপাল্লার বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৪ হতে ৫ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে সরাসরি মৌলভীবাজারে আসার জন্য পরিবহন কোম্পানিগুলো হচ্ছে হানিফ এন্টারপ্রাইজ (এসি ও নন-এসি শ্যামলী পরিবহন (এসি ও নন-এসি সিলেট এক্সপ্রেস (নন-এসি মৌলভীবাজার সিটি (নন-এসি টিআর ট্রাভেলস (এসি রূপসী বাংলা (এসি ও নন-এসি) এবং তাজ পরিবহন (নন-এসি)। * ঢাকা-মৌলভীবাজার রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ৮০০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনগুলোর তথ্য পেতে যোগাযোগ করতে হবেঃ হানিফ এন্টারপ্রাইজ মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯২২ ৪১৭; শ্যামলী পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯৯৬ ৯৬৫; সিলেট এক্সপ্রেস মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; মৌলভীবাজার সিটি মোবাইল ৮৮০১৭১৬-২৯১ ১১২; টিআর ট্রাভেলস মোবাইল ৮৮০১৭১২-৫১৬ ৩৭৮; তাজ পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১৬-৩৮৭ ৯৩১। এছাড়াও সিলেট বিভাগ]]ের যেকোন স্থানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা দুরপাল্লার বাসে শ্রীমঙ্গলের মিরপুর বা শেরপুর এসে সেখান থেকে বাস, ম্যাক্সি, লেগুনা, সিএসজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে মৌলভীবাজার জেলা সদর হয়ে আসা যায়। মিরপুর ও শেরপুর হচ্ছে সড়কপথে সিলেট বিভাগের অন্যতম প্রবেশদ্বার ও প্রধান বাস স্টেশন এবং এখান দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক বিস্তৃত বলে যেকোন বাসে এখানে এসে তারপর মৌলভীবাজার আসা সম্ভব। ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে হানিফ, শ্যামলী, এনা, ইউনিক, মামুন, সাউদিয়া, গ্রীনলাইন, মিতালি প্রভৃতি পরিবহন কোম্পানীর বাস আছে প্রতি ১০ মিনিট পর পর। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে মিরপুর বা শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় মৌলভীবাজার জেলা সদরে আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১২০ টাকা। সেখান থেকে সেখান থেকে বাস, ম্যাক্সি, লেগুনা, সিএসজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে উপজেলা সদরে আসা যায়। এক্ষেত্রে ভাড়া লাগে ২৫ থেকে ৫০ টাকা। কুলাউড়ায় আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ রয়েছে। ঢাকা থেকে কুলাউড়া রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৭১ কিলোমিটার। [[ঢাকা]]র কমলাপুর রেল স্টেশন বা চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি কুলাউড়ায় আসা যায়; কারণ কুলাউড়া হচ্ছে রেলপথে সিলেট বিভাগে প্রবেশের অন্যতম প্রধান স্টেশন এবং এই শহরটির উপর দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেলপথটি বিস্তৃত। কমলাপুর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ঢাকা – সিলেট এবং চট্টগ্রাম – সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে সকাল ১১ টা ৫২ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৪৪ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে দুপুর ০৩ টা ২৮ মিনিটে (সোমবার বন্ধ); * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ০৪ টা ২৭ মিনিটে (রবিবার বন্ধ); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ০৩ টা ৫০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ৯ টা ০৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে কুলাউড়া আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৭০ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৯৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ৩৭০ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৫৫৫ টাকা; এসি সীট ৬৩৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশন, কুলাউড়া, ☎ ০৮৬২৪-৫৬০০৪; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে কিংবা রেলপথে সরাসরি এখানে আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০; প্রচুর হাওড় ও নদী এবং বিল থাকা সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এখানকার সরাসরি নৌ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে এখানকার কিছু স্থানে সরাসরি নৌ পথে আসা যায়। * চা বাগানসমূহ পুরো উপজেলা জুড়ে ৩৩টি; * নবীন চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়; * হযরত শাহ কামালের মাযার; কুলাউড়ায় স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। খাওয়া দাওয়ার জন্য যেতে পারেনঃ * ছামী ইয়ামী রেস্তোরাঁ কুলাউড়া ৮৮০১৭১২-৯৭৮ ৮৬৫; * ইস্টান রেস্তোরাঁ কুলাউড়া ৮৮০১৭১৯-২৩০ ২৪১। কুলাউড়া ও এর আশেপাশে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরনের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * উপেজলা পরিষদ ডাকবাংলো কুলাউড়া থানার সম্মুখে; * ফাল্গুনী রেস্ট হাউজ মিলি প্লাজা, কুলাউড়া, মৌলভীবাজার; * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার ফোন|+৮৮ ০৮৬১-৬৩০২৫ * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট ও গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ফোন|+৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯}}। কুষ্টিয়া বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি শহর। পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ]]ে) অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৯ সালে কুষ্টিয়ায় একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। হ্যামিলটন'স গেজেট প্রথম কুষ্টিয়া শহরের কথা উল্লেখ করে। কুষ্টিয়া বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পৌরসভা ও ১১তম বৃহত্তম শহর। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ রয়েছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে কুষ্টিয়া জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পরিবহনের মধ্যে আছে এসবি, শ্যামলী, হানিফ,পর্যটক, স্কাই লাইন, পাবনা এক্সপ্রেস ইত্যাদি। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। * টেগর লজ কুষ্টিয়া শহরের মিলপাড়ায় অবস্থিত এই দোতলা ভবনটি; * পরিমল থিয়েটার কুষ্টিয়া শহরের স্থায়ী রঙ্গমঞ্চ; * গোপীনাথ জিউর মন্দির নলডাঙ্গার মহারাজা প্রমথ ভূষণ দেব রায় কর্তৃক দানকৃত জমির উপর নির্মিত; * মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেনের বাস্ত্তভিটা কুমারখালী উপজেলার লাহিনীপাড়ায় অবস্থিত; * হার্ডিঞ্জ ব্রীজ কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় অবস্থিত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রেল সেতু; * লালন শাহ সেতু কুষ্টিয়া জেলার পদ্মা নদীর উপর নির্মিত "লালন শাহ" সেতুটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু। কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে আছে তিলের খাজা, কুঠি বাড়ির সামনে কুলফি, জগদীশ মিষ্টান্ন ভান্ডার বড় বাজার (চমচম অশোক মিষ্টান্ন ভান্ডার ইত্যাদি। কুষ্টিয়া শহরে রাত্রিযাপনের জন্য শহরে বেশ কিছু ভালো মানের আবাসিক হোটেল আছে। রাত্রিযাপনের জন্য কিছু স্থান হচ্ছে এলজিইডি রেষ্ট হাউস,কুষ্টিয়া, পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি রেষ্ট হাউস,কুষ্টিয়া, বিসিক রেষ্ট হাউস,কুষ্টিয়া, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর রেষ্ট হাউস, কুষ্টিয়া ইত্যাদি। * জাতীয় জরুরি সেবা: ৯৯৯ রাজধানী ঢাকা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব ১১৮ কিলোমিটার। এখানে স্থলপথে আসতে হয়। তবে, বিমান বন্দর নেই বলে এখানকার কোনো স্থানে বিমানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে কুষ্টিয়া আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ রয়েছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে কুষ্টিয়া জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পরিবহনের মধ্যে আছে পর্যটক পরিবহন, স্কাই লাইন, পাবনা এক্সপ্রেস ইত্যাদি। ঢাকা হতে কুষ্টিয়া সড়ক পথে ২ ভাবে আসা যায় : # ফেরী পারাপারের মাধ্যমে ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জ মহাসড়ক পথে পাটুরিয়া ফেরী ঘাট থেকে ফেরী পার হয়ে দৌলতদিয়া রাজবাড়ী মহাসড়ক পথে রাজবাড়ী হয়ে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা চৌড়হাস মোড় হয়ে কুষ্টিয়া সদরে; # বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়ক পথে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে সিরাজগঞ্জ-বনপাড়া মহাসড়ক পথে বনপাড়া হয়ে মহাসড়ক পথে পাবনার ঈশ্বরদী হয়ে লালন সেতু পার হয়ে ভেড়ামারা কুষ্টিয়া মহাসড়ক পথে কুষ্টিয়ার মজমপুর হয়ে কুষ্টিয়া ঝিনাইদহ মহাসড়কে কুষ্টিয়া সদরে। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে যমুনা সেতু হয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রেন যোগে ভ্রমণ করা যায়। এই রুটের ট্রেন গুলোর মধ্যে চিত্রা ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস অন্যতম। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। * টেগর লজ কুষ্টিয়া শহরের মিলপাড়ায় অবস্থিত এই দোতলা ভবনটি; * পরিমল থিয়েটার কুষ্টিয়া শহরের স্থায়ী রঙ্গমঞ্চ; * গোপীনাথ জিউর মন্দির নলডাঙ্গার মহারাজা প্রমথ ভূষণ দেব রায় কর্তৃক দানকৃত জমির উপর নির্মিত; * মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেনের বাস্ত্তভিটা কুমারখালী উপজেলার লাহিনীপাড়ায় অবস্থিত; * হার্ডিঞ্জ ব্রীজ কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় অবস্থিত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রেল সেতু; * লালন শাহ সেতু কুষ্টিয়া জেলার পদ্মা নদীর উপর নির্মিত "লালন শাহ" সেতুটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু। | নাম=মফিজ লেক অন্য=ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় লেক ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে আছে তিলের খাজা, কুঠি বাড়ির সামনে কুলফি, জগদীশ মিষ্টান্ন ভান্ডার বড় বাজার (চমচম অশোক মিষ্টান্ন ভান্ডার ইত্যাদি। কুষ্টিয়া শহরে রাত্রিযাপনের জন্য শহরে বেশ কিছু ভালো মানের আবাসিক হোটেল আছে। রাত্রিযাপনের জন্য কিছু স্থান হচ্ছে এলজিইডি রেষ্ট হাউস,কুষ্টিয়া, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি রেষ্ট হাউস,কুষ্টিয়া, বিসিক রেষ্ট হাউস,কুষ্টিয়া, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর রেষ্ট হাউস,কুষ্টিয়া ইত্যাদি। * জাতীয় জরুরি নম্বর: ৯৯৯ কৃষ্ণপুর গোবিন্দ মন্দির, পুঠিয়া রাজশাহী জেলার অন্যতম প্রত্নতাত্বিক স্থাপনা হিসেবে বিবেচিত। স্থানীয়ভাবে এটি সালামের মঠ নামেও পরিচিত। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। ছাদের কার্ণিশ এবং কর্ণারসমূহ পোড়ামাটির চিত্রফলক দ্বারা চমৎকারভাবে সজ্জিত। পশ্চিম পাশের দেয়ালের বহিরাংশ সমতল এবং কোন অলংকরণ নেই। মন্দিরের ভিতরে পশ্চিম ও উত্তর পাশের দেয়ালে ১টি করে নিস বা কুলঙ্গি আছে। সাধারনত বাতি রাখার জন্য এ ধরনের নিস বা কুলঙ্গি ব্যবহৃত হতো। পুঠিয়া বাজার থেকে দেড় কি:মি: পশ্চিম দিকে খোলা মাঠের ভিতরে ছোট এই মন্দিরটি অবস্থিত। স্থানীয়ভাবে এই স্থাপনাটিকে সালামের মঠ হিসাবে ডাকা হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এটি একটি গোবিন্দ মন্দির। প্রথমে বান্দরবন আসতে হবে। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্নভাবে বান্দরবন আসা যায়। বাসযোগে সরাসরিভাবে আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বাস, ট্রেন, প্লেন পছন্দসই যেকোন মাধ্যম বেছে নেওয়া যাবে। ঢাকা টু বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এসি ও ননএসি জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। অথবা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল বা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকায় বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে প্রাইভেট কারে ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে উপরে নিয়মে বান্দরবান যেতে হবে। বাংলাদেশ বিমান, জিএমজি এয়ার লাইনস, ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। আকাশপথে চট্রগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। বান্দরবান থেকে বাস করে রুমা সদর উপজেলা যাওয়া যায়। প্রতি এক ঘণ্টা পরপর একটি করে বাস বান্দরবান থেকে রুমা বাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেখান থেকে পরবর্তী গন্তব্য বগা হ্রদ। বগা হ্রদে দুইভাবে পৌঁছানো যায়। ঝিরিপথে হেঁটে বা চান্দের গাড়িযোগে। [[বগা লেক থেকে বাকীপথ ট্রেক করে এগিয়ে যেয়ে, দার্জিলিংপাড়া হয়ে বাংলাদেশের অন্যতম উচ্চতম শৃঙ্গ কেওক্রাডংয়ে যাওয়া যায়। এছাড়া চান্দের গাড়িযোগেও বগা লেক থেকে কেওক্রাডং যাওয়া যায়। কেওক্রাডং-এ রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা আছে। এছাড়া কেওক্রাডং-এর কাছে অবস্থিত দার্জিলিংপাড়াতেও রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা আছে। | নাম=কেওক্রাডং টুরিস্ট মোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=কেওক্রাডং-এর চূড়ায় অবস্থিত এটি। এখানে খাবার ব্যবস্থাও আছে। | নাম=ক্লাউড হিল এগ্রো রিসোর্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=দার্জেলিং পাড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=+৮৮০১৮৬৩১১০৬২৩ ৮৮০১৫৩১৭০১৬৫৫ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=রাতে থাকা ও খাবারের ব্যবস্থা আছে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার  ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ। প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি তারিখে এখানে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত হয়ে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন। এটি ঢাকার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত অন্যতম পর্যটনস্থল। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেলে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে সেটি সম্পূর্ণ করে। শহীদ মিনারের খবর কাগজে পাঠানো হয় ঐ দিনই। ''শহীদ বীরের স্মৃতিতে'' - এই শিরোনামে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় ছাপা হয় শহীদ মিনারের খবর। এটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কেন্দ্রস্থলে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বর্হিপ্রাঙ্গনে অবস্থিত। মিনারটি তৈরি হয় মেডিকেলের ছাত্র হোস্টেলের (ব্যারাক) বার নম্বর শেডের পূর্ব প্রান্তে। কোনাকুনিভাবে হোস্টেলের মধ্যবর্তী রাস্তার গা-ঘেঁষে। উদ্দেশ্য বাইরের রাস্তা থেকে যেন সহজেই চোখে পড়ে এবং যে কোনো জায়গা থেকে বেরিয়ে এসে ভেতরের লম্বা টানা রাস্তাতে দাঁড়ালেই চোখে পড়ে। বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দেবার পরে ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ঢাকার যেকোন জায়গা থেকে শাহবাগ এসে রিক্সা করে সহজেই শহীদ মিনার এলাকায় আসতে পারবেন। পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে আকাশপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। বাস বা ট্রেনে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। নৌপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। প্রথম শহীদ মিনারটি ছিল ১০ ফুট উচ্চ ও ৬ ফুট চওড়া। মিনার তৈরির তদারকিতে ছিলেন জিএস শরফুদ্দিন (ইঞ্জিনিয়ার শরফুদ্দিন নামে পরিচিত নকশা করেছিলেন বদরুল আলম; সাথে ছিলেন সাঈদ হায়দার। পরবর্তীতে এর নকশা পরিবর্তন করা হয়। মূলত বাংলাদেশের জাতীয় আন্দোলনের স্মৃতিবিজড়িত সৌধ এটি। প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি এখানে দেশি-বিদেশি প্রচুর লোক সমাগম হয়। লক্ষ লক্ষ মানুষ এখানে আসেন ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে। শহীদ মিনার ছাড়াও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল, দোয়েল চত্তর, সরোয়ার্দী উদ্যান, চারুকলা ইনস্টিটিউট, জাতীয় জাদুঘর অথবা টিএসসি দেখতে পারেন। শহীদ মিনারের পাশেই অনেক ভালো মানের রেস্তোরা আছে। এখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। ঢাকায় প্রচুর উন্নতমানের আবাসিক হোটেল, মোটেল ও বাংলো আছে। কুটিলা মুড়া বা কোটিলা মুড়া হচ্ছে কুমিল্লার ময়নামতী সেনানিবাস এলাকার একটি প্রত্নস্থান। ঢাকা-কুমিল্লা মহাসড়ক থেকে প্রায় দুই মাইল দক্ষিণে এবং শালবন বিহার থেকে প্রায় তিন মাইল উত্তরে এর অবস্থান। লালমাই পাহারের গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থাপনাগুলোর মধ্যে কোটিলা মুড়া অন্যতম। এ স্থানের মাটি খনন করার পর এখানে তিনটি স্তুপ আবিষ্কৃত হয়। ধারণা করা হয় এই তিনটি স্তুপ, বৌদ্ধ দর্শণের ত্রি-রত্ন, বুদ্ধ, ধর্ম এবং সঙ্ঘ এর প্রতীক। আব্বাসীয় খলিফা মু'তাসিম বিল্লাহর (১২৮২ ১২৫৮) সময়কার একটি অন্যতম নিদর্শন কোটিলা মুড়া। স্থাপনাটির কার্যকাল ছিল সাত শতক থেকে তের শতক পর্যন্ত। চারকোনা ভিত্তির উপর নির্মিত হয়েছিল গোলাকার গম্বুজ। এই গম্বুজের উপর আছে হার্মিক ও চূঁড়া। কেন্দ্রীয় স্তুপার মাঝে একটি গোলাকৃতি কক্ষ আছে। এই কেন্দ্রীয় কক্ষের চারপাশে পোড়া ইটের তৈরী ছোট ছোট আটটি কক্ষ তৈরী করা হয়েছিল। ইটের তৈরী অন্য স্তুপার মাঝে একটি গর্ত আবিষ্কৃত হয়েছে যার মধ্য থেকে মাটির তৈরী সিল ও স্বর্ণমুদ্রা উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়াও এখানে সাত-আট শতকের দু'টি পাথরের মূর্তি, প্রচুর অদগ্ধ সীলমোহর ও নিবেদন স্তূপ পাওয়া গিয়েছে, যেগুলি শালবন বৌদ্ধ বিহার জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম মহানগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে চন্দ্রঘোনা লিচুবাগানের দূরত্ব ৩৬ কিলোমিটার ও চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান থেকে কোদালা চা বাগানের দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার এবং রাঙ্গুনিয়া উপজেলা সদর থেকে এ চা বাগানের দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। নৌপথে ভ্রমণ পিয়াসুরা ইচ্ছে করলে স্পীডবোট যোগেও কোদালা চা বাগান যাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে চন্দ্রঘোনা ফেরীঘাট থেকে স্পীডবোট রিজার্ভ করতে হবে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন বেশ কিছু সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, কোম্পানীগঞ্জঃ ☎ ০৮২২-৫৫৬০০৬, মোবাইল ৮৮০১৭২২-২৬৬ ৭০১; * সিভিল সার্জন কার্য্যালয়, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৬৩০৮; * ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৭০৫৫; * ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-২৮৩০৫২০; ঢাকা থেকে শুধুমাত্র সড়কপথে খাগড়াছড়ির যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। তবে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত ট্রেন বা বিমানে করে গিয়ে সেখান থেকে বাস বা অন্য কোনো পরিবহন যোগে চট্টগ্রাম যেতে পারবেন। সড়কপথে ঢাকা থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন কোম্পানীর একাধিক বাস দিনে ও রাতে ছেড়ে যায়। ঢাকা থেকে সরাসরি খাগড়াছড়ির সাথে এখনো কোনো রেল যোগাযোগ গড়ে ওঠেনি। রেলে করে রাঙ্গামাটি যেতে চাইলে আপনাকে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে হবে। চট্টগ্রাম থেকে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস রয়েছে সরাসরি খাগড়াছড়ি যাওয়ার। * জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্ক (ঝুলন্ত ব্রীজ) * রামগড় পাহাড় ও টিলা * হাতিমাথা পাহাড়: পাহাড়িরা একে এ্যাডোশিরা মোন বলে। এ্যাডো শব্দের মানে হাতি আর শিরা মানে মাথা। ঢাকা থেকে শুধুমাত্র সড়কপথে খাগড়াছড়ির যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। তবে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত ট্রেন বা প্লেনে করে গিয়ে সেখান থেকে বাস বা অন্য কোনো পরিবহন যোগে চট্টগ্রাম যেতে পারবেন। সড়কপথে ঢাকা থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন কোম্পানীর একাধিক বাস দিনে ও রাতে ছেড়ে যায়। ঢাকা থেকে সরাসরি খাগড়াছড়ির সাথে এখনো কোনো রেল যোগাযোগ গড়ে ওঠেনি। রেলে করে খাগড়াছড়ি যেতে চাইলে আপনাকে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে হবে। চট্টগ্রাম থেকে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস রয়েছে সরাসরি খাগড়াছড়ি যাওয়ার। * জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্ক (ঝুলন্ত ব্রীজ) * রামগড় পাহাড় ও টিলা * হাতিমাথা পাহাড়: পাহাড়িরা একে এ্যাডোশিরা মোন বলে। এ্যাডো শব্দের মানে হাতি আর শিরা মানে মাথা। বিভিন্ন রুচিশীল হোটেল রয়েছে যা থেকে সহজেই খাবার পাওয়া যায়। রাত্রি যাপনের জন্য আপনাকে অবস্যই প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হবে।তাছারা ভালো মানের অনেক হোটেল রয়েছে যেখানে আপনি সহজেই রাত্রি যাপন করতে পারবেন। খান জাহান আলীর মাজার বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত। হযরত খান জাহান আলী (র এর জন্ম ভারতে হলেও বাংলাদেশের যশোর, বাগেরহাট অঞ্চলে তিনি ধর্ম প্রচার করতে আসেন। তিনিই বাগেরহাটে বিখ্যাত ষাট গম্বুজ মসজিদ নির্মাণ করেন। অনেকের মতে খান জাহান আলী আরব দেশ থেকে দিল্লী হয়ে বাংলাদেশে আসেন। যদিও তাঁর ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন সম্পর্কে তেমন কোন তথ্য পাওয়া যায়নি তবে গবেষকগণ ধারণা করেন খান জাহান আলী সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ্-এর সমসাময়িক ছিলেন। খান জাহান আলী তৎকালীন গৌড়ের সুলতান নাসিরউদ্দিন মাহমুদ শাহের ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং সেনানায়ক ছিলেন। সুলতানের প্রতিনিধি হিসাবেই খান জাহান আলী বাগেরহাট অঞ্চলে জনপদ সৃষ্টি করে “খলিফাত-ই-আবাদ” নামকরণ করেন এবং ৩৬০ জন আউলিয়ার আগমনের সংখ্যার সাথে মিল রেখে তিনি ভাটি অঞ্চলে ৩৬০ টি মসজিদ নির্মাণ ও ৩৬০ টি দীঘি খনন করে ছিলেন। খান জাহান আলী ৮৬৩ হিজরী ২৬ জিলহজ্ব বুধবার অর্থাৎ ১৪৫৯ সালের ২৩ অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন। খাঞ্জেলী দীঘির উত্তর পাড়ে তাঁর সমাধি সৌধ নির্মিণ করা হয়েছে। খান জাহান আলীর সমাধি সৌধটি বর্গাকৃতি। সৌধের প্রাচীর ২৫ ফুট উঁচু এবং এর ছাদে রয়েছে একটি গম্বুজ। এই সমাধি সৌধের ভিতরে একটি পাথরের বেদিতে হযরত খানজাহান আলীর মাজার অবস্থিত। দরগাহ বা মাজারের স্থাপত্যশৈলীর সাথে ষাটগুম্বুজ মসজিদের বেশ মিল রয়েছে। প্রতি বছর বাংলা বর্ষপুঞ্জির ২৫ অগ্রহায়ণ খান জাহান আলী মাজার প্রাঙ্গনে বার্ষিক ওরশ মোবারক অনুষ্ঠিত হয়। আর চৈত্র মাসের প্রথম পূর্ণিমায় এখানে মেলা অনুষ্ঠিত হয়। খান জাহান আলীর মাজার দেখতে, ওরশ এবং মেলায় সারাদেশ থেকে হাজার হাজার ভক্ত মাজারে এসে সমবেত হন। ঢাকার সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে ১০টা এবং সন্ধা ৭ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত মেঘনা, বনফূল, ফাল্গুনী, আরা, পর্যটক, বলেশ্বর, হামিম ও দোলা পরিবহণের বেশ কিছু বাস ছেড়ে যায়। গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে সোহাগ, শাকুরা, হানিফ ও ইগল পরিবহণের গাড়ি ছাড়ে। এছাড়া ঢাকা থেকে খুলনাগামী আন্তঃনগর ট্রেন সুন্দরবন এক্সপ্রেসে খুলনা এসে সেখান থেকে বাসে বা সিএনজিতে করে বাগেরহাট আসতে পারবেন। খান জাহান আলীর মাজার শরীফ বাগেরহাট শহর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে এবং খুলনা থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত। খুলনা বাগেরহাট মহাসড়ক থেকে মাত্র ৩০০ গজ দূরত্বে খান জাহান আলীর মাজার শরীফের অবস্থান। খুলনা বাগেরহাট মহাসড়কে বাস থেকে নেমে ৫ মিনিট পায়ে হেটে মাজারে যেতে পারবেন। বাগেরহাটে থাকার জন্য তেমন ভাল ব্যবস্থা নেই, তবে মাঝারি মানের কিছু আবাসিক হোটেল আছে। রেল রোডে মমতাজ হোটেলে সুযোগ সুবিধা কম থাকলেও সেবার মান তুলনামূলক ভাল, তবে খরচ একটু বেশি। এছাড়া মমতাজ হোটেলের আশেপাশে অন্য হোটেলগুলোতেও থাকার জন্য খোঁজ নিয়ে দেখা ভালো। আর বাগেরহাট থেকে খুলনা কাছে, তাই খুলনা গিয়েও কোন আবাসিক হোটেলে থাকা যাবে। এখানে কিছু মোটামুটি মানের খাবার হোটেল রয়েছে তাই খাওয়ার জন্য বাসস্ট্যান্ড কিংবা দরগার কাছে হোটেলগুলোতে যাওয়া যেতে পারে। তবে অবশ্যই খাবারের মান ও দাম সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। খুলনা হলো খুলনা বিভাগের অর্থাৎ বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল-পশ্চিমাঞ্চলের[[রূপসা নদী ভৈরব নদী এবং ময়ুর নদী এর তীরে অবস্থিত বিভাগীয় শহর এবং মহানগরী। এটি ঢাকা চট্টগ্রাম শহরের পরেই বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর।এই খুলনা জেলা এর দক্ষিণ দিকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট স্বীকৃত সুন্দরবন অবস্থিত।খুলনা কে সুন্দরবন এর প্রবেশদার ও বলা হয়ে থাকে।এখানে একাধিক বন্দর কেন্দ্রিক ইন্ডাস্ট্রি,শিল্পাঞ্চল এবং সরকারি পাটকল,মিল,দেশের একমাত্র নিউজপ্রিন্ট এবং হার্ডবোর্ড কারখানা, রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত একমাত্র দেয়াশলাই কারখানা (দাদা ম্যাচ ফ্যাক্টরি পরে ঢাকা ম্যাচ ফ্যাক্টরি অক্সিজেন কোম্পানী, জাহাজ নির্মান প্রতিষ্ঠান খুলনা শিপ ইয়ার্ড অবস্থিত।দেশের প্রাচীনতম এবং ব্যস্ততম নদী বন্দর গুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম।খুলনা নগরী থেকে খুলনার সমুদ্র বন্দর যা কিনা দেশের ২য় বৃহত্তম বন্দর মংলা অবস্থিত বিধায় চট্টগ্রাম পরেই খুলনাকে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর নগরী ও বলা হয়ে থাকে।সারা দেশের সাথে খুলনার আকাশপথে,সড়কপথে,রেলপথ এবং নৌপথে যোগাযোগ এর সু-ব্যবস্থা রয়েছে।বাংলাদেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা থেকে ঢাকা খুলনা মহাসড়ক এর মাওয়া পর্যন্ত নির্মান করা হয়েছে যা খুলনা পর্যন্ত প্রসারিত হচ্ছে। [[ঢাকা থেকে খুলনা সাধারনত সড়কপথেই যাতায়াত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে খুলনায় বাসে আসার জন্য দুটি পথ আছে। একটি ঢাকা-আরিচা-খুলনা মহাসড়ক (এন৭) হয়ে। অপরটি ঢাকা-মাওয়া-খুলনা মহাসড়ক (এন৮) হয়ে। উভয় পথেই ফেরির মাধ্যমে চলাচল করতে হয়। ফলে সময় কিছুটা বেশি লাগে যাতায়াতে। এই দুটি পথের ভিতর এখনো আরিচা মহাসড়কটি বেশি ব্যবহৃত। ঢাকা-খুলনার মধ্যে চলাচলকারী অধিকাংশ বাস এই পথে চলাচল করে। এই পথে জনপ্রিয় বাস সার্ভিসগুলো হলো সোহাগ পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ঈগল পরিবহন, গ্রীনলাইন, একে ট্রাভেলস। এই পথে সাধারণত ৭-৯ ঘণ্টা সময় লেগে যায়। সাধারণ সিট ভাড়া ৳৫০০-৮০০ এর ভিতর। এই পথের গাড়িগুলো নগরীর সাতরাস্তার মোড় এবং সোনাডাঙ্গা বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যায়। মাওয়া পথে টুঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেস, সোহাগ পরিবহন, সেবা গ্রীনলাইন, গ্রীনলাইন পরিবহন অন্যতম। এই পথ অনেকটা সময় সাশ্রয়ী। এই পথে সাধারণত ৪-৬ ঘণ্টা সময় লাগে। এই পথে সাধারণ সিট ভাড়া ৳৪৫০-৬০০ এর ভিতর। এই পথের গাড়িগুলো নগরীর ফুলবাড়িগেট এবং নতুন রাস্তার মোড় হতে ছেড়ে যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে যমুনা সেতু হয়ে খুলনা ট্রেন যোগে ভ্রমণ করা যায়। এই রুটে দুটি ট্রেন চলাচল করে। সেগুলি হলোঃ এছাড়াও বন্ধন এক্সপ্রেস নামে একটি আন্তর্জাতিক ট্রেন কলকাতা হতে খুলনা যাতায়াত করে। খুলনা স্টেশনে আগত আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া বিমান বাংলাদেশ, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ এবং নভোয়ারের যশোর বিমান বন্দর থেকে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে এবং কিছু কিছু এয়ারলাইন্স খুলনা শহরে শাটল বাসেরও ব্যবস্থা করে। খরচ জন প্রতি প্রায় ৩০০০ টাকা। ঢাকা ও খুলনার ভিতর সরাসরি স্টিমার চলাচল হয় অনেক আগে থেকে। তবে নাব্যতা সংকটের কারণে ২০১১ সালে সার্ভিসটি বন্ধ হয়ে যায়। পুনরায় ২০১৬ সালের ১ ডিসেম্বর সার্ভিসটি চালু হয়। এমভি মধুমতি নামক রকেট সার্ভিসটি। প্রতি সোম ও শুক্রবার এটি ঢাকা থেকে খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। ভাড়া ডবল কেবিন ৳৪,৫৯০, সিঙ্গেল কেবিন ৳২,০০৫ এবং সেমি ডাবল কেবিন ৳৩,১০৫। ওয়ান্ডার ল্যান্ড শিশুপার্ক খালিশপুর অঞ্চলে অবস্থিত একটি থিমপার্ক। বনবিলাস চিড়িয়াখানা ও শিশুপার্ক গিলাতলায় অবস্থিত সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত চিড়িয়াখানা ও উদ্যান। গল্লামারী স্মৃতিসৌধ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অবস্থিত ১৯৭১ সালের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় গল্লামারীতে অবস্থিত আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় যার নৈসর্গিক পরিবেশ খুবই সুন্দর। খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর নগরীর অন্যতম প্রাণকেন্দ্র শিববাড়ি মোড়ে অবস্থিত এবং বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর নিয়ন্ত্রিত। খান জাহান আলী সেতু লবনচরা এলাকায় অবস্থিত, স্থানীয় জনগণ প্রায়ই এখানে বেড়াতে আসে। ব্রিজের উপর থেকে খুলনা শহর এবং রূপসা নদীর দৃশ্য উপভোগ করা যায়। খান এ সবুরের বাড়ি লবনচরায় অবস্থিত, বর্তমানে পুলিশ ফাঁড়ি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রূপসা নদীর তীরে নির্মিত সিঁড়ির দুপাশে দুটি সিংহের ভাস্কর্য আছে প্রেম কানন গাছ দিয়ে নির্মিত বিভিন্ন ভাস্কর্য আছে। খুলনা শিপইয়ার্ড নৌবাহিনী নিয়ন্ত্রিত দেশের একমাত্র যুদ্ধজাহাজ নির্মাণ প্রতিষ্ঠান। | নাম=খান জাহান আলী সেতু অন্য=রূপসা সেতু ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=খান জাহান আলী সেতু উইকিউপাত্ত=Q18987368 খুলনার মানুষের প্রধান খাদ্য ভাত এবং মাছ। সমুদ্র উপকূলবর্তী হওয়ার দরুন খুলনায় নানা ধরণের সামুদ্রিক মাছ পাওয়া যায়। বিশেষত খুলনার গলদা চিংড়ি দেশ খ্যাত। পাশাপাশি খুলনার চিংড়ি বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে বাংলাদেশ। চিংড়ি রপ্তানির কারণে খুলনাকে সাদা সোনার দেশ বা বাংলার কুয়েত সিটি বলা হয়। অপরদিকে গ্ঙ্গা বিধৌত এলাকা হওয়ার কারণে এখানে অনেক বিল আছে। ফলে স্বাদু পানির মাছও অনেক সহজলভ্য। এছাড়াও খুলনায় প্রচুর পরিমাণে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সবরকম মাছ চাষ করা হয়। কাঁকড়াও খুলনা অঞ্চলের অনেক জনপ্রিয় খাবার। খুলনার আরেকটি বিখ্যাত খাওয়ারের নাম হলো চুই ঝালের মাংস। চুইঝাল মূলত একটি মসলা। এই মসলা দিয়ে মাংস রান্নার প্রচলন খুলনা অঞ্চলেই দেখা যায়। এসব ছাড়াও বিভিন্ন দেশি বিদেশি রেস্তোরাঁ আছে খুলনায় যেখানে সব রকমের খাবারই সহজলভ্য। খুলনা জেলায় আবাসিক হোটেলের সংখ্যা রয়েছে ৭২টি। এর মধ্যে আছে সিটি ইন, ক্যাসল সালাম, হোটেল রয়্যাল, হোটেল মিলিনিয়াম, হোটেল পার্ক, হোটেল সান-ডে ইন্টাঃ, হোটেল শাহীন, হোটেল আলীশান, হোটেল বসুন্ধরা, হোটেল সোসাইটি, বৈশাখী হোটেল, হোটেল মুন, হোটেল পল্লবী, হোটেল কপোতাক্ষ, হোটেল জেলিকো, হোটেল প্যারাডাইস, হোটেল এনিটা, হোটেল রূপসী, হোটেল গ্লোরী, হোটেল মালেক ইন্টাঃ, হোটেল আর্কেডিয়া, হোটেল ন্যাশনাল, নিউ ধানসিঁড়ি, হোটেল মৌসুমী, হোটেল আরাফাত, হোটেল রাজমুকুট, হোটেল রজনীগন্ধা, হোটেল কদর, হোটেল অ্যাম্বাসেডর, হোটেল মিডনাইট, খুলনা হোটেল, হোটেল আরাম, সাতক্ষীরা হোটেল, হোটেল সানলাইট ইত্যাদি। * খুলনার মেট্রোপলিটন পুলিশ কন্ট্রোল রুম, ২০২২০ খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কন্ট্রোল রুম, ২০২২০। খুলনায় অ্যালকোহল পাওয়া একটু কঠিন হতে পারে। বিখ্যাত পানীয় হল লাসি বা ফালুদা। ডাকবাংলা মোড়ে ডিলাক্স, সৌরভ রেস্তোরাঁ/পিকচার প্যালেস মোড় ভাল এবং বিকল্প। ঢাকা থেকে খুলনা সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়াত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে খুলনা জেলায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৮ থেকে ৯ঘন্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস খুলনার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে পর্যটক পরিবহন, দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সুন্দরবন সার্ভিস প্রা: লি দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে যমুনা সেতু হয়ে খুলনা ট্রেন যোগে ভ্রমণ করা যায়। এই রুটের ট্রেন গুলোর মধ্যে চিত্রা ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস এর মধ্যে অন্যতম। * সুন্দরবন সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বনভূমি হিসেবে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বনভূমি সুন্দরবন। অববাহিকার সমুদ্রমূখী সীমানা এই বনভূমি গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের মোহনায় অবস্থিত এবং বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে বিস্তৃত। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে। * পিঠাভোগ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর – এর পূর্ব পুরুষের নিবাস খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার পিঠাভোগ গ্রামে। খুলনা আঞ্চলিক প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদফতর এর পরীক্ষামূলক সমীক্ষায় পিঠাভোগ গ্রামে রবীন্দ্রনাথের পূর্ব পুরুষের ভিটার ভিত্তিপ্রস্তরের সন্ধান পাওয়া গেছে। এখানে কবিগুরুর একটি আবক্ষ মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে। প্রতিবছর এখানে রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হচ্ছে। * রাড়ুলী- বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় (পি,সি,রায়)– এর জন্মভূমি। ১৮৬১ সালের ২ আগস্ট খুলনার পাইকগাছা উপজেলার কপোতাক্ষ নদের তীরবর্তী রাড়ুলীতে স্যার পি.সি. রায় জন্ম গ্রহণ করে ছিলেন। পি,সি,রায় ছিলেন একাধারে বিজ্ঞানী, দার্শনিক ও শিল্পী। সমাজ সংস্কারে মানবতা বোধে উজ্জীবিত ছিলেন তিনি। তদানিন্তন সময়ে পল্লী মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সমবায় ব্যাংক পদ্ধতি চালু করেন। ১৯০৯ সালে নিজ জন্মভূমিতে কো-অপারেটিভ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। চারটি গ্রামের নাম মিলে ১৯০৩ সালে বিজ্ঞানী স্যার পি,সি,রায় দক্ষিণ বাংলায় প্রথম আর,কে,বি,কে হরিশচন্দ্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করেন। * সেনহাটি- খুলনা জেলার দিঘলিয়া উপজেলার সেনহাটি গ্রাম কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদারের জন্মস্থান। বাংলা সাহিত্যে কবির ‘দুটি কবিতা’ শীর্ষক ক্ষু্দ্র কবিতাটি কালজয়ী স্থান পেয়েছে। ‘যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি’ কিংবা ‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বূঝিতে পারে’ কবিতা বাঙালি জীবনে অবশ্যপাঠ্য হিসেবে বিবেচিত। * বকুলতলা,জেলা প্রশাসকের বাংলো বাংলা সাহিত্যের প্রবাদপুরুষ ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় – এর স্মৃতিধণ্য খুলনার জেলা প্রশাসকের বাংলো। ১৮৬০-১৮৬৪ সাল খুলনার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও ডেপুটি কালেক্টর থাকাকালীন সময়ে এই বাংলোই ছিল তাঁর বাসস্থান। ভৈরব নদের তীরে অবস্থিত এই বাংলোর বকুলতলায় বসেই কবি রচনা করেছিলেন তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস এবং বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রেমের উপন্যাস ‘কপালকুন্ডলা’। খুলনা জেলায় আবাসিক হোটেলের সংখ্যা রয়েছে ৭২টি। এর মধ্যে আছে ক্যাসল সালাম, হোটেল রয়্যাল, হোটেল মিলিনিয়াম, হোটেল পার্ক, হোটেল সান-ডে ইন্টাঃ, হোটেল শাহীন, হোটেল আলীশান, হোটেল বসুন্ধরা, হোটেল সোসাইটি, বৈশাখী হোটেল, হোটেল মুন, হোটেল পল্লবী, হোটেল কপোতাক্ষ, হোটেল জেলিকো, হোটেল প্যারাডাইস, হোটেল এনিটা, হোটেল রূপসী, হোটেল গ্লোরী, হোটেল মালেক ইন্টাঃ, হোটেল আর্কেডিয়া, হোটেল ন্যাশনাল, নিউ ধানসিঁড়ি, হোটেল মৌসুমী, হোটেল আরাফাত, হোটেল রাজমুকুট, হোটেল রজনীগন্ধা, হোটেল কদর, হোটেল অ্যাম্বাসেডর, হোটেল মিডনাইট, খুলনা হোটেল, হোটেল আরাম, সাতক্ষীরা হোটেল, হোটেল সানলাইট ইত্যাদি। * খুলনার মেট্রোপলিটন পুলিশ কন্ট্রোল রুম, ২০২২০ খুলনা খুলনা বিভাগের প্রধান শহর এবং সুন্দরবন যাওয়ার পথ। বাগেরহাট ষাট গম্বুজ মসজিদের জন্য বিখ্যাত এবং আরও ঐতিহাসিক স্থানের জন্য বিখ্যাত। কুষ্টিয়া লালনফকির এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্য সুবিখ্যাত। যশোর আপনি কলকাতা থেকে আসলে এখানে বিশ্রাম নিতে পারেন। রেলস্টেশনের কাছে মিস্টার চার্লির কুঠিবাড়ি বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধি সৌধ খানজাহান আলী কর্তৃক খননকৃত বড় দীঘি মংলা সুন্দরবন যেতে মংলা যেতে হয়। সুন্দরবন পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানংগ্রোভ বন। [[সুন্দরবন এবং চিংড়ি চাষের জন্য খুলনা জেলা বিখ্যাত। পাকিস্তানী সময়ে খুলনা জেলা বরিশাল জেলা]]র সাথে একত্রে যুক্ত ছিল এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জেলা ছিল। নড়াইল জেলা]]য় গিয়ে নদীতে মাছ ধরতে পারবেন আলোকচিত্র ছাড়া জাদুঘরে দেখা যাবে গুপ্ত, পাল, সেন, মোগল ও ব্রিটিশ আমলের নানা রকম পুরাকীর্তির নিদর্শন, পোড়ামাটির বিভিন্ন মূর্তি, কষ্টি পাথরের মূর্তি, কালো পাথরের মূর্তি, তামা, লোহা, পিতল, মাটি ও কাচের তৈজসপত্র, বিভিন্ন ধাতুর তৈরি অস্ত্র, বিভিন্ন খেলনা, নানা রকম ব্যবহার্য সামগ্রী, মোগল আমলের স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রাসহ বৃহত্তর খুলনা অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির হাজার বছরের পুরনো নিদর্শনসমূহ। জাদুঘরের প্রবেশ করার জন্য প্রতিজন ১০ টাকা প্রবেশমূল্য দিয়ে টিকেট সংগ্রহ করতে হবে। তবে বিদেশি দর্শনাথীদের জন্য প্রবেশমূল্য ১০০ টাকা। প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৬টা প্রর্যন্ত জাদুঘর খোলাথাকে। রবিরার পূর্ণদিন ও সোমবার অর্ধদিন জাদুঘরের সাপ্তাহিক বন্ধ। সবমিলিয়ে এক নজরে খুলনাকে দেখার জন্য এবং দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে জানার জন্য খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর দর্শন আবশ্যক। খুলনার সোনাডাঙ্গা বাস টার্মিনালের খুব নিকটেই বিভাগীয় জাদুঘর। বাস টার্মিনাল থেকে মাত্র রিকশা অথবা ইজিবাইকে করে শিববাড়ি মোড়ে আসতে হবে। শিববাড়ী মোড়ে অবস্থিত জিয়া হলের পাশেই খুলনা বিভাগীয় জাদুঘরের অবস্থান। জাহানাবাদ বনবিলাস চিড়িয়াখানা ও শিশু পার্ক]] ধারণা করা হয় প্রায় ৫০ বছর আগে থেকেই প্রবাহিত হচ্ছে খৈয়াছড়া ঝর্ণাটি। জনমানহীন পাহাড়ি এলাকা এবং ঝোপ ঝাড়ের আধিক্যের জন্য এটির অবস্থান আবিষ্কারে সময় লেগেছে। আবার অনেকে ধারণা করেন প্রায় ৫০ বছর আগে পাহাড়ি ঢলের ফলে এই ঝর্ণাটি তৈরি হয়েছে, এর পূর্বে এখানে ঝর্ণাটি ছিল না। রাজধানী ঢাকাসহ বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে খৈয়াছড়ায় আসা যায়। ঢাকার যেকোনো বাস কাউণ্টার থেকে চট্টগ্রামগামী বাস সার্ভিসে উঠে চট্টগ্রামের মিরসরাই থানা পার হয়ে বড়তাকিয়া বাজারে নামতে হবে। ঢাকা থেকে এখানে আসতে প্রায় ৪-৫ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। এসি ও নন এসি দুই ধরনের বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে। * নন এসিতে ভাড়া ৪৫০-৫০০ টাকা ঐখান থেকে খৈয়াছড়া ঝর্ণার দিকে যাওয়ার জন্য মূল ট্র্যাকিং শুরু করতে হবে। বড়তাকিয়া বাজারে থাকার কোন হোটেল নেই। কিন্তু চাইলে চেয়ারম্যানের বাংলোয় উঠতে পারেন। এছাড়াও স্থানীয় লোকদের সাথে ব্যবস্থা করে তাদের বাড়িতে থাকতে পারবেন। মিরেরসরাই বা সীতাকুণ্ডে আপনি থাকার জন্য বেশ কিছু স্থানীয় হোটেল পাবেন। মিরেরসরাই বা সীতাকুণ্ডে খাওয়ার জন্য অনেক রেস্তোরাঁ পাবেন। অব্যবহৃত খাবার, চিপসের প্যাকেট, সিগারেটের ফিল্টার, পানির বোতলসহ অন্যান্য আবর্জনা যেখানে সেখানে না ফেলা। ঝর্ণার দিকে যাওয়ার সময় জোঁক থাকতে পারে। জোঁক ছাড়ানোর জন্য সাথে লবণ বা গুল রাখবেন। জোঁক কামড়ালে হাত দিয়ে টেনে ছাড়াতে যাবেন না, লবণ/গুল শরীরের উক্ত অংশে ছিটিয়ে দিন। ঝর্ণায় যাওয়ার রাস্তা বেশ দুর্গম এবং পাথরের যায়গা পিচ্ছিল থাকতে পারে। তাই সতর্ক হয়ে পথ চলতে হবে। মারাত্মক কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে ওই দুর্গম রাস্তা পাড়ি দিয়ে ফিরে আসা অনেক কঠিন হবে। একেবারে ওপরের ধাপগুলো খাড়া পাহাড় বেয়ে উঠতে হয়, তাই সেই ক্ষেত্রে খুব সতর্ক হয়ে চলতে হবে। গজনী অবকাশ পর্যটন কেন্দ্র বাংলাদেশের শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার গজনী গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। এ পর্যটন কেন্দ্র থেকে একই সাথে পাহাড়, হ্রদ, বন-জঙ্গলের অপূর্ব সমাবেশ ঘটেছে। ভারতের মেঘালয়ের কোল ঘেঁষে ও বাংলাদেশের উত্তর সীমান্তে অরণ্যরাজি আর গারো পাহাড়ের পাদদেশে পাহাড়ী নদী ভোগাই, চেল্লাখালি, মৃগী, সোমেশ্বরী, মালিঝি, মহারশীর ঐশ্বরিক প্রাচুর্যস্নাত অববাহিকায় সমৃদ্ধ হয়েছে শেরপুর জনপদটি। জেলার বিশাল অংশ জুড়ে গাড়ো পাহাড়ের বিস্তৃতি ঘটেছে। লাল মাটির উঁচু পাহাড়। গহীন জঙ্গল, টিলা, মাঝে সমতল ভূমি। দুই পাহাড়ের মাঝখানে ছন্দ তুলে বহমান পাহাড়ি ঝর্ণা এগিয়ে গেছে। এতোসব প্রাকৃতি সৌন্দর্য্যের মধ্যেও কৃত্রিম সৌন্দর্য্যের অনেক সংযোজন ঘটেছে এখানে। ঢাকা হতে ২২০ কিলোমিটার উত্তরে শেরপুর জেলা শহর থেকে ২৪ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান। ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের গজনীতে এই অবকাশ কেন্দ্রটি অবস্থিত। ঢাকা থেকে শেরপুরগামী যে-কোন বাসে শেরপুর শহরে যাওয়া যায়। শহর থেকে গজনী যাবার জন্য মাইক্রোবাস, টেম্পোসহ অন্যান্য ছোট ধরনের যানবাহন রয়েছে। পাহাড়ের ঢালে, গায়ে অথবা পাহাড় চূড়ায় সারি সারি শাল, সেগুন, মহুয়া, গজারি, আকাশমনি, ইউকেলিপটাস, মিলজিয়ামসহ আরও নাম না জানা শত শত পাহাড়ি গাছ, বনফুল রয়েছে। যাবার পথে রাংটিয়া ছেড়ে কিছুদূর এগুলে দুপাশে গজারি গাছের ছাউনিতে ঢাকা কালো পিচঢালা পথটি সবর নজর কাড়বে। পথটি হ্রদের সামনের গিয়ে শেষ হয়েছে। দুই পাহাড়ের মাঝে পাহাড়ি ঝর্ণা একে-বেঁকে এগিয়ে চলেছে। ঝর্ণার পানি এসে ফুলে ফেঁপে উঠছে। সেখানে বাঁধ দিয়ে তির করা হয়েছে কৃত্রিম হ্রদ। হ্রদের মাঝে কৃত্রিম পাহাড় ও পাহাড়ের উপরে লেক ভিউপেন্টাগন। সেখানে যাতায়াতের জন্য রয়েছে দোদুল্যমান ব্রিজ। নৌ-ভ্রমণের জন্য পদচালিত নৌকাসহ ময়ূরপঙ্খী নাও। পাহাড়ের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পর্যবেক্ষণ টাওয়ার রয়েছে। এখান থেকে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের সীমানা চোখে পড়ে। চারদিকে সবুজের সমারোহ। পাহাড় চূড়ায় মেঘের মিতালি দেখা যায়। কৃত্রিম পাতাল পথটি পাতালপুরী নামে পরিচিত। ৬ কক্ষবিশিষ্ট বৈদ্যুতিক সুযোগ-সুবিধাসহ আধুনিক দুতলা রেস্ট হাউজ আছে। পাদদেশে নামার জন্য আঁকা-বাঁকা পদ্মাসিড়ি রয়েছে। অবকাশের পাদদেশে সান বাঁধানো বেদীসহ বট চত্বর আছে। উইকিভ্রমণে বিশ্বের বিভিন্ন স্থান সম্বন্ধে বিশেষ:পরিসংখ্যান NUMBEROFARTICLES}}টি নিবন্ধ রয়েছে। বিভিন্ন উপায়ে এই ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন গন্তব্য সম্বন্ধে তথ্য সন্ধান করতে পারবেন। নীচের মানচিত্রে ক্লিক করে কোন একটি মহাদেশের নিবন্ধে যান এবং সেখান থেকে আপনার গন্তব্যে পৌঁছন (উদাহরণ এশিয়া → ভারত → পশ্চিমবঙ্গ → কলকাতা কিংবা এশিয়া → বাংলাদেশ → ঢাকা বিভাগ → ঢাকা জেলা নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন এবং সেখান থেকে আপনার গন্তব্যে পৌঁছন (উদাহরণ এশিয়া → ভারত → পশ্চিমবঙ্গ → কলকাতা নীচের বাক্স ব্যবহার করে কোন একটি গন্তব্য সন্ধান করুন (উদাহরণ কলকাতা" বা "ঢাকা" খুঁজুন): নীচের মানচিত্র ব্যবহার করে কোন গন্তব্য খুঁজে বের করে সংশ্লিষ্ট উইকিভ্রমণ নিবন্ধ পড়ুন: এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সাথে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাজীপুর-ঢাকা রুটে অনেক রেল চলাচল করে। প্রতিদিন ৫০ বার এই রুটে আসা-যাওয়া করে। ট্রেনগুলোর ক্ষেত্রে সময় লাগে সোয়া ঘণ্টা বা এক ঘণ্টা ২০ মিনিট। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক]] নাগরী টেলেন্টিনুর সাধু নিকোলাসের গীর্জা]] গাজীপুরে থাকার জন্য অনেকগুলি বেসরকারি রিসোর্ট রয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: গাজীপুর জেলা বাংলাদেশ]]ের একটি জেলা যা ঢাকা বিভাগ এর অন্তর্গত। ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংশ্লেষে কালোত্তীর্ণ মহিমায় আর বর্ণিল দীপ্তিতে ভাস্বর অপার সম্ভাবনায় ভরপুর গাজীপুর জেলা। মোগল বৃটিশ পাকিস্তান আমলে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে গাজীপুরের রয়েছে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা। ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনা পর্বে গাজীপুরেই সংঘটিত হয় প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধযুদ্ধ। গাজীপুরে রয়েছে জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তরসহ ১৯টি কেপি আই, ৫টি বিশ্ববিদ্যালয় ও দেশের একমাত্র হাইটেক পার্কসহ বহু সংখ্যক সরকারী, স্বায়ত্বশাসিত, বেসরকারী প্রতিষ্ঠান এবং ক্ষুদ্র/মাঝারী ও ভারী শিল্প কারখানাসহ দেশের তৈরী পোশাক শিল্পের বিরাট অংশ। মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমাবেশ বিশ্ব ইজতেমা টংগীর তুরাগ নদীর তীরে অনুষ্ঠিত হয়। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক]] নাগরী টেলেন্টিনুর সাধু নিকোলাসের গীর্জা]] এছাড়াও কালিয়াকৈর উপজেলা]]র মৌচাক ইউনিয়নের বাঁশতলী নামক গ্রামে সাম্প্রতিককালে ৩০০ বছরের পুরানো একটি সাদা পাকুড় গাছ আবিস্কৃত হয়েছে যা এ পর্যন্ত বাংলাদেশের আর কোথাও দেখা যায় নি। গাছটিকে ঘিরে পর্যটনশিল্প গড়ে উঠার সম্ভাবনা রয়েছে। গোকুল মেধ বগুড়া সদর থানার অন্তর্গত গোকুল গ্রামে খননকৃত একটি প্রত্নস্থল। স্থানীয়ভাবে এটি বেহুলার বাসর ঘর নামে পরিচিত। বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তররের মতে আনুমানিক খৃস্টাব্দ ৭ম শতাব্দি থেকে ১২শ শতাব্দির মধ্যে এটা নির্মিত হয়। বলা হয়ে থাকে এখানে বেহুলার বাসর হয়েছিল। যা সেন যুগের অনেক পূর্বেকার ঘটনা। তবে বর্তমান গবেষকদের মতে এমনুমেন্ট ৮০৯ থেকে ৮৪৭ খৃস্টাব্দে দেবপাল নির্মিত একটি বৌদ্ধমঠ। এখানে বহু গর্তযুক্ত একটি ছোট প্রস্তর খন্ডের সঙ্গে ষাঁড়ের প্রতিকৃতি একটি স্বর্ণ পত্র পাওয়া গিয়েছিল। এ থেকে ধারণা করা হয়, এটি একটি বর্গাকৃতির শিব মন্দির ছিলো। ঢাকা থেকে বগুড়া যাওয়ার জন্য গাবতলী আর মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে এসি-ননএসি বাস পাওয়া যায়। এর মধ্যে এসআর পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, শাহ ফতেহ আলী পরিবহন, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, এসআর ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। * শাহ ফতেহ আলী পরিবহন, ☎ ০১৭১১০২০৬২৬ বগুড়াতে একটি রেল স্টেশন আছে। রাজধানী থেকে রংপুর এক্সপ্রেস ও লালমনি এক্সপ্রেস নিয়মিত বগুড়া থেকে যাওয়া আসা করে। এখানে কোন বিমানবন্দর নেই। সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দর রাজশাহীতে অবস্থিত। রাজশাহী থেকে সড়কপথে বগুড়া আসতে প্রায় আড়াই ঘণ্টা সময় লাগে। রাজশাহী থেকে বগুড়া শহরের দূরত্ব প্রায় ১০৯ কি.মি.। * দেশি দর্শকদের জন্য ২০ টাকা * বিদেশি দর্শকদের জন্য ২০০ টাকা * সার্কভুক্ত দর্শকদের জন্য ১০০ টাকা * মাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ০৫ টাকা গোকুল মেধের অদূরেই রয়েছে পাঁচ তারকা হোটেল মম ইন। এছাড়া রাত্রি যাপনের বগুড়া শহরে অনেক হোটেল ও মোটেল রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেঃ * হোটেল নাজ গার্ডেন, সিলিমপুর,বগুড়া, ☎ ০৫১-৬২৪৬৮, ৬৬৬৫৫ * পর্যটন মোটেল, বনানী মোড়, বগুড়া, ☎ ০৫১-৬৬৭৫৩ * সেফওয়ে মোটেল, চার মাথা, বগুড়া * সেঞ্চুরি মোটেল, চার মাথা, বগুড়া * মোটেল ক্যাসল এম এইচ, বগুড়া * আকবরিয়া আবাসিক হোটেল, থানা রোড, বগুড়া, ☎ ৬৬৯৯৭ * মোটেল নর্থ ওয়ে, শেরপুর রোড, বগুড়া বগুড়া শহরে খাওয়ার জন্য ভালো মানের অনেক রেস্তোরা রয়েছে। এর মধ্যে উল্লখেযোগ্য হচ্ছেঃ * আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল ও রেস্তোরাঁ, থানা রোড, বগুড়া * শ্যামলী হোটেল ও রেস্তোরাঁ, থানা রোড, বগুড়া * সেলিম হোটেল, রেলগেট, বগুড়া এছাড়াও শহরে চাইনিজ বা বিদেশি খাবারের অনেক রেস্তোরা রয়েছে। গোপালগঞ্জ বাংলাদেশ]]ের ঢাকা বিভাগ এর গোপালগঞ্জ জেলা]]র একটি উল্লেখযোগ্য শহর। ঢাকা থেকে গোপালগঞ্জ সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়াত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে গোপালগঞ্জ জেলায় সড়ক পথে যাতায়াত করতে সময় লাগে ৫ থেকে ৫:৩০ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস গোপালগঞ্জের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে আজমেরী পরিবহন, কমপোর্ট পরিবহন, সৌদিয়া পরিবহন, আনন্দ পরিবহন, বনফুল পরিবহন ও হামিম পরিবহন অন্যতম। বঙ্গবন্ধু সমাধি সৌধ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধ গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় অবস্থিত। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কিছুসংখ্যক বিপথগামী সেনা অফিসারের হাতে সপরিবারে নির্মমভাবে নিহত বঙ্গবন্ধুকে এখানে সমাধিস্থ করা হয়। সমাধি সৌধটিকে বর্তমানে একটি দৃষ্টিনন্দন স্থাপনায় পরিণত করা হয়েছে। মুকসুদপুরের ঐতিহাসিক নিদর্শন ঐতিহাসিক নিদর্শনে মুকসুদপুর সমৃদ্ধ। স্থাপত্য শিল্পে আভিজাত্যের স্বাক্ষর বহন করে আসছে বাটিকামারীর রায় বাড়ী, বনগ্রাম ভুঁইয়া বাড়ি ও নারায়ণপুরের মুন্সী বাড়ীর বহু কক্ষ বিশিষ্ট দ্বিতলা ইমারত সমূহ। মার্বেল ও মোজাইক পাথরের ব্যবহার ও নির্মাণ শৈলিতে যা আজও কালের সাক্ষী। এখানকার মন্দির সমূহের বিশেষ কারুকাজ আজও বিস্ময়ের বিষয়। গোহালার বাজার সংলগ্ন ভবন সমূহ, মোচনা, উজানীর জমিদার বাড়ি, চাওচার দত্ত বাড়ি, চ্যাটার্জি ও মুখার্জি বাড়ি, মহারাজপুরের দত্ত বাড়িসহ শতাধিক ভবন স্থাপত্যের নিদর্শন। খানপুরা চৌধুরী বাড়ির মসজিদ, বালিয়াকান্দী মসজিদও স্থাপত্যের বিশেষ নিদর্শন বহন করে। থানা পাড়া জামে মসজিদ গোপালগঞ্জ শহরের প্রথম মসজিদ হলো থানাপাড়া মসজিদ। ১৯২০ থেকে ১৯২১ সালের মধ্যে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। খেলাফত আন্দোলন, অসহযোগ আন্দোলন ও পাকিস্তান আন্দোলনের সময় থানাপাড়া মসজিদ ছিল এ এলাকায় মুসলমানদের মিলন কেন্দ্র। খাগাইল গায়েবী মসজিদ গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার হরিদাসপুর ইউনিয়নের খাগাইল গ্রামে একটি পুরাতন পাকা মসজিদ রয়েছে। মসজিদটির নির্মাণের সন তারিখ জানা যায় না, তবে স্থানীয় লোকজন এটিকে 'গায়েবী মসজিদ' বলে অবহিত করে থাকেন। মসজিদটির নির্মাণ শৈলি দেখে অনুমান করা যায় এটি আনুমানিক ১৫০ বছর পূর্বে নির্মাণ করা হয়েছে। কোর্ট মসজিদ গোপালগঞ্জ জেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত জেলার কেন্দ্রীয় মসজিদ কোর্ট মসজিদ। ১৯৪৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের গভর্ণর জেনারেল খাজা নাজিমুদ্দিন মসজিদটির শুভ উদ্ধোধন করেন এবং পরবর্তীকালে স্থানীয় মহকুমা প্রশাসক কাজী গোলাম আহাদের বদান্যতায় তা নির্মিত হয়। মসজিদটিতে সুদৃশ্য উচ্চ মিনারসহ বৃহদাকার প্রবেশ গেট এবং একটি সুদৃশ্য বড় গম্বুজ ও দুটি ছোট গম্বুজ রয়েছে। ঐতিহ্যবাহী মসজিদটির নির্মাণ শৈলি দৃষ্টিনন্দন। সেন্ট মথুরানাথ এজি চার্চ গোপালগঞ্জ জেলা সদরে থানাপাড়ায় ১৮৭৫ সালে খৃষ্টান ধর্মাবলম্বীদের জন্য সেন্ট মথুরানাথ এজি চার্চ প্রতিষ্ঠিত হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা মথুরা নাথ বোস। জেলা সদরের থানাপাড়ায় প্রাচীন স্থাপত্যের মধ্যে এটি অন্যতম। সর্বজনীন কালিমন্দির সদর উপজেলাধীন খাটরা মৌজায় বর্ণিত মন্দিরটি অবস্থিত। মন্দিরটি ইংরেজি ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতি বছর কালিপূজা, দুর্গাপূজা ও নাম যজ্ঞের সময় এখানে হাজার হাজার ভক্তের সমাগম ঘটে। এছাড়াও বর্ণিত পূজা পার্বণ উপলক্ষ্ মাসিক, পাক্ষিক ও দিন ব্যাপী মেলা বসে। কালিপূজা মেলায় যাত্রা, সার্কাস, পুতুল নাচ, নাগরদোলা প্রদর্শিত হয়। বিলরুট ক্যানেল বৃটিশ আমলে ভেড়ার বাজার ছিল এ এলাকার ব্যবসা বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র। মধুমতির মানিকদাহ বন্দরের নিকট থেকে উত্তর এবং উত্তর পূর্ব দিকে উরফি, ভেড়ারহাট, উলপুর, বৌলতলী, সাতপাড়, টেকেরহাট হয়ে আড়িয়াল খাঁর শাখা নদী উতরাইল বন্দরের কাছাকাছি পর্যন্ত ৬০/৬৫ কিলোমিটার র্দীঘ ক্যানেল খনন করা হয়। ক্যানেলটি ৪০০ ফুট প্রশস্ত, গভীরতা ৩০ ফুট। ক্যানেলটি ১৮৯৯-১৯০৫ সালে নির্মিত হয়। এ ক্যানেলটি খননের ফলে নদী পথে ঢাকা-খুলনার দুরত্ব ১৫০ মাইল কমে যায় এবং বঙ্গোপসাগর হয়ে আসা পণ্য সহজেই কলকাতা বন্দরে পাঠানো সহজ হয়। এটি বঙ্গের সুয়েজখাল নামে পরিচিত। তৎকালীন সময়ে ক্যানেলটির নির্মান ব্যয় হয় ৩৩,৬৬,৮৭৯ টাকা। আড়পাড়া মুন্সিবাড়ী ভেড়ারহাটের অপর পাড়ে আড়পাড়া গ্রামে প্রকৌশলী মুন্সি ইকরামুজ্জামান সৃজন করেছেন একটি মনোরম উদ্যান। ঘাট বাঁধানো দীঘির পাড়ে আধুনিক স্থাপত্য শৈলির দালান কোঠা, পাকা রাস্তা, দীঘির অপর পাশে নয়নাভিরাম বৃক্ষরাজি, ক্যাকটাস এবং দেশি-বিদেশি সুন্দর সুন্দর ফুলের গাছ। পাশেই শতাব্দী প্রাচীন মসজিদের মিনার। বাগানের পাশ ঘেষে রয়ে চলেছে সুন্দর বিলরুট ক্যানেল। সম্প্রতি বাগানের অদুরে এ নদীর উপরে নির্মিত হয়েছে হরিদাসপুর সেতু যা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। পেয়েছে পিকনিক ও পর্যটন স্পটের মর্যাদা। শুকদেবের আশ্রম সদর উপজেলাধীন তেঘরিয়া মৌজায় বৈরাগীর খালপাড় ছুঁয়ে শুকদেবের আশ্রমটি অবস্থিত। আশ্রমটি আনুমানিক ১৮০২ সালে চন্দ্রগোঁসাই নামে এক ব্যক্তি প্রতিষ্ঠা করেন। মূল উদ্দেশ্য অনাথদের আশ্রয়সহ সেবা প্রদান। পরবর্তীকালে শুকদেব আশ্রমের দায়িত্বভার বহন করেন। ঢাকা থেকে গোপালগঞ্জ সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়াত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে গোপালগঞ্জ জেলায় সড়ক পথে যাতায়াত করতে সময় লাগে ৫ থেকে ৫:৩০ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস গোপালগঞ্জের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে আজমেরী পরিবহন, কমপোর্ট পরিবহন, সৌদিয়া পরিবহন, আনন্দ পরিবহন, বনফুল পরিবহন ও হামিম পরিবহন অন্যতম। বঙ্গবন্ধু সমাধি সৌধ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধ গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় অবস্থিত। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কিছুসংখ্যক বিপথগামী সেনা অফিসারের হাতে সপরিবারে নির্মমভাবে নিহত বঙ্গবন্ধুকে এখানে সমাধিস্থ করা হয়। সমাধি সৌধটিকে বর্তমানে একটি দৃষ্টিনন্দন স্থাপনায় পরিণত করা হয়েছে। * মুকসুদপুরের ঐতিহাসিক নিদর্শন ঐতিহাসিক নিদর্শনে মুকসুদপুর সমৃদ্ধ। স্থাপত্য শিল্পে আভিজাত্যের স্বাক্ষর বহন করে আসছে বাটিকামারীর রায় বাড়ী, বনগ্রাম ভুঁইয়া বাড়ি ও নারায়ণপুরের মুন্সী বাড়ীর বহু কক্ষ বিশিষ্ট দ্বিতলা ইমারত সমূহ। মার্বেল ও মোজাইক পাথরের ব্যবহার ও নির্মাণ শৈলিতে যা আজও কালের সাক্ষী। এখানকার মন্দির সমূহের বিশেষ কারুকাজ আজও বিস্ময়ের বিষয়। গোহালার বাজার সংলগ্ন ভবন সমূহ, মোচনা, উজানীর জমিদার বাড়ি, চাওচার দত্ত বাড়ি, চ্যাটার্জি ও মুখার্জি বাড়ি, মহারাজপুরের দত্ত বাড়িসহ শতাধিক ভবন স্থাপত্যের নিদর্শন। খানপুরা চৌধুরী বাড়ির মসজিদ, বালিয়াকান্দী মসজিদও স্থাপত্যের বিশেষ নিদর্শন বহন করে। * থানা পাড়া জামে মসজিদ- গোপালগঞ্জ শহরের প্রথম মসজিদ হলো থানাপাড়া মসজিদ। ১৯২০ থেকে ১৯২১ সালের মধ্যে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। খেলাফত আন্দোলন, অসহযোগ আন্দোলন ও পাকিস্তান আন্দোলনের সময় থানাপাড়া মসজিদ ছিল এ এলাকায় মুসলমানদের মিলন কেন্দ্র। * খাগাইল গায়েবী মসজিদ- গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার হরিদাসপুর ইউনিয়নের খাগাইল গ্রামে একটি পুরাতন পাকা মসজিদ রয়েছে। মসজিদটির নির্মাণের সন তারিখ জানা যায় না, তবে স্থানীয় লোকজন এটিকে 'গায়েবী মসজিদ' বলে অবহিত করে থাকেন। মসজিদটির নির্মাণ শৈলি দেখে অনুমান করা যায় এটি আনুমানিক ১৫০ বছর পূর্বে নির্মাণ করা হয়েছে। * কোর্ট মসজিদ- গোপালগঞ্জ জেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত জেলার কেন্দ্রীয় মসজিদ কোর্ট মসজিদ। ১৯৪৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের গভর্ণর জেনারেল খাজা নাজিমুদ্দিন মসজিদটির শুভ উদ্ধোধন করেন এবং পরবর্তীতে স্থানীয় মহকুমা প্রশাসক কাজী গোলাম আহাদের বদান্যতায় তা নির্মিত হয়। মসজিদটিতে সুদৃশ্য উচ্চ মিনারসহ বৃহদাকার প্রবেশ গেট এবং একটি সুদৃশ্য বড় গম্বুজ ও দুটি ছোট গম্বুজ রয়েছে। ঐতিহ্যবাহী মসজিদটির নির্মাণ শৈলি দৃষ্টিনন্দন। * সেন্ট মথুরানাথ এজি চার্চ- গোপালগঞ্জ জেলা সদরে থানাপাড়ায় ১৮৭৫ সালে খৃষ্টান ধর্মাবলম্বীদের জন্য সেন্ট মথুরানাথ এজি চার্চ প্রতিষ্ঠিত হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা মথুরা নাথ বোস। জেলা সদরের থানাপাড়ায় প্রাচীন স্থাপত্যের মধ্যে এটি অন্যতম। * সর্বজনীন কালিমন্দির- সদর উপজেলাধীন খাটরা মৌজায় বর্ণিত মন্দিরটি অবস্থিত। মন্দিরটি ইংরেজি ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতি বছর কালিপূজা, দুর্গাপূজা ও নাম যজ্ঞের সময় এখানে হাজার হাজার ভক্তের সমাগম ঘটে। এছাড়াও বর্ণিত পূজা পার্বণ উপলক্ষ্ মাসিক, পাক্ষিক ও দিন ব্যাপী মেলা বসে। কালিপূজা মেলায় যাত্রা, সার্কাস, পুতুল নাচ, নাগরদোলা প্রদর্শিত হয়। * বিলরুট ক্যানেল- বৃটিশ আমলে ভেড়ার বাজার ছিল এ এলাকার ব্যবসা বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র। মধুমতির মানিকদাহ বন্দরের নিকট থেকে উত্তর এবং উত্তর পূর্ব দিকে উরফি, ভেড়ারহাট, উলপুর, বৌলতলী, সাতপাড়, টেকেরহাট হয়ে আড়িয়াল খাঁর শাখা নদী উতরাইল বন্দরের কাছাকাছি পর্যন্ত ৬০/৬৫ কিলোমিটার র্দীঘ ক্যানেল খনন করা হয়। ক্যানেলটি ৪০০ ফুট প্রশস্ত, গভীরতা ৩০ ফুট। ক্যানেলটি ১৮৯৯-১৯০৫ সালে নির্মিত হয়। এ ক্যানেলটি খননের ফলে নদী পথে ঢাকা-খুলনার দুরত্ব ১৫০ মাইল কমে যায় এবং বঙ্গোপসাগর হয়ে আসা পণ্য সহজেই কলকাতা বন্দরে পাঠানো সহজ হয়। এটি বঙ্গের সুয়েজখাল নামে পরিচিত। তৎকালীন সময়ে ক্যানেলটির নির্মান ব্যয় হয় ৩৩,৬৬,৮৭৯ টাকা। * আড়পাড়া মুন্সিবাড়ী- ভেড়ারহাটের অপর পাড়ে আড়পাড়া গ্রামে প্রকৌশলী মুন্সি ইকরামুজ্জামান সৃজন করেছেন একটি মনোরম উদ্যান। ঘাট বাঁধানো দীঘির পাড়ে আধুনিক স্থাপত্য শৈলির দালান কোঠা, পাকা রাস্তা, দীঘির অপর পাশে নয়নাভিরাম বৃক্ষরাজি, ক্যাকটাস এবং দেশি-বিদেশি সুন্দর সুন্দর ফুলের গাছ। পাশেই শতাব্দী প্রাচীন মসজিদের মিনার। বাগানের পাশ ঘেষে রয়ে চলেছে সুন্দর বিলরুট ক্যানেল। সম্প্রতি বাগানের অদুরে এ নদীর উপরে নির্মিত হয়েছে হরিদাসপুর সেতু যা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। পেয়েছে পিকনিক ও পর্যটন স্পটের মর্যাদা। * শুকদেবের আশ্রম- সদর উপজেলাধীন তেঘরিয়া মৌজায় বৈরাগীর খালপাড় ছুঁয়ে শুকদেবের আশ্রমটি অবস্থিত। আশ্রমটি আনুমানিক ১৮০২ সালে চন্দ্রগোঁসাই নামে এক ব্যক্তি প্রতিষ্ঠা করেন। মূল উদ্দেশ্য অনাথদের আশ্রয়সহ সেবা প্রদান। পরবর্তীতে শুকদেব আশ্রমের দায়িত্বভার বহন করেন এবং সংসার ত্যাগী শুকদেব ঠাকুর ভগবানের কৃপায় আরাধনার মাধ্যমে অনেক বধির, বিকলাঙ্গ, বিভিন্ন ধরনের অসুস্থ মানুষের আরোগ্য লাভে সক্ষম হয়। বর্তমানে উক্ত আশ্রমে ডাঃ মিহির ঠাকুর এর তত্বাবধানে একটি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয় চালু আছে। নয়নাভিরাম গাছ-গাছালি আর পাখ-পাখালির ছায়াঘেরা পরিবেশ অনেক হিন্দু ভক্তকে আকৃষ্ট করে। এছাড়াও দীর্ঘদিনের জটিল ব্যাধির চিকিৎসার জন্য সকল ধরণের মানুষ ছুটে যায় শুকদেব এর আশ্রমে। মদন মোহন জিউ ও মহাপ্রভুর আখড়া রাণাপিং; * জাহান শাহ্ মৌলার মাজার; * ২৩ শহীদের স্মৃতিস্তম্ভ আমুড়া ইউনিয়ন; * শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মক্তদা ও মোস্তফা শিশুপার্ক লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়ন। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, গোলাপগঞ্জঃ ☎ ০৮২২৭-৫৬০২৮, মোবাইল ৮৮০১৭৩০-৩২৪ ৭৫৪; * সিভিল সার্জন কার্য্যালয়, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৬৩০৮; * ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৭০৫৫; * ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-২৮৩০৫২০; গৌড়-পাণ্ডুয়া পশ্চিমবঙ্গের মালদা জেলা]]র একটি ঐতিহাসিক শহর গৌড়-পাণ্ডুয়া বাংলার মধ্যযুগীয় রাজধানী। কলকাতার থেকে ৩৪০ কিলোমিটার দূরে পশ্চিমবঙ্গে মালদা শহর থেকে উত্তর এবং গৌড়-পান্ডুয়া শহর থেকে দক্ষিণে অবস্থিত। গৌড়-পান্ডুয়া ভ্রমণের জন্য মালদা মূল ভিত্তি। এলাকাটি মহিমান্বিত তিনটি যুগে দেখেছিল- বৌদ্ধ পাল, হিন্দু সেন এবং মুসলিম সুলতানগণ। বাংলার শেষ হিন্দু সেনারা ১৩ শতকের শুরুতে মুসলিমদের দ্বারা অধিগ্রহন হয়েছিলেন। ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধ পর্যন্ত তারা শাসন করে। বৌদ্ধ বা হিন্দু যুগের কোনো মন্দির বা কাঠামোটির কোন সন্ধান পাওয়া যায় না। এমনকি মুসলিম যুগেরও এগুলিও ধ্বংসাত্মক। ১৩শ ১৪শ শতাব্দীতে বাংলার শাসকরা দিল্লিতে সুলতানদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট স্বাধীনতা বজায় রেখেছিল। এটি বাংলা ভাষা এবং বাংলা পরিচয় প্রতিষ্ঠার সময় ছিল। গল থেকে ইলিয়াস শাহ রাজবংশের শাসনব্যবস্থা এ উন্নয়নে একটি বড় ভূমিকা পালন করেছিল। এই স্থানটি বিভিন্নভাবে লক্ষসাবতী, লখনৌতি এবং জাননাবাদা নামে পরিচিত। এটি কলকাতার প্রায় ৭-৮ ঘণ্টা। উত্তর বাংলার সব ট্রেনগুলি মালদা টাউন স্টেশনে থামে। সুবিধাজনক সংযোগগুলি সিলদহের গুর এক্সপ্রেস, হাওড়া থেকে ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস, কলকাতা ইত্যাদি। মালদার শহর ও সুজাপুরে (স্থানীয় শহরটি NH_34-এ অবস্থিত) ভাড়া করা গাড়ি পাওয়া যায়। গৌড় ও পাণ্ডুয়া দেখার জন্য পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন মালদা থেকে একটি বাস পরিচালনা করে। বিস্তারিত জানার জন্য মালদার পর্যটন লজে দেখুন। # মহোদিপুর সীমান্ত অতিক্রম (ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত) চকরিয়া উপজেলার নামকরণ নিয়ে একাধিক জনশ্রুতি রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল মাতামুহুরী নদীর চারটি বাক থেকে বাকচতুষ্টয় বা চক্রবাক, কারো মতে আকাশে প্রচুর চকুরী পাখির আনাগোনা থেকে চকরিয়া নামকরণ হয়েছে। ঐতিহাসিক ত্রিপুরা রাজাদের রাজমালা গ্রন্থে চাকরোয়া নামের একটি গ্রামের উল্লেখ আছে। এই চাকরোয়া থেকেই চকরিয়া নামের উৎপত্তির প্রমাণ বেশি মিলে। যেমন, সুলতানদের রাজত্বকালে শাসনকর্তা খোদাবক্স চাকরোয়া গ্রামে (বর্তমান কাকারা) প্রথম পদার্পণ করেন। খ্রিষ্টপূর্ব ২০০০ অব্দে এ নামের উৎপত্তি হয়েছে। ধারণা করা হয় যে, বর্তমান কাকারা ইউনিয়নে এক কালে চাক নামের একটি আদিবাসীর বসবাস ছিল যাদের সামান্য অস্তিত্ব একমাত্র বান্দারবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় বিদ্যমান। উপজাতিরা গ্রামকে রোয়া বলে। সেই অনুসারে চাক জনগোষ্টির বসবাসকৃত গ্রামটির নাম চাকরোয়া''। কাজেই যেহেতু চাক উপজাতিরা বর্তমান চকরিয়াস্থ কাকারা ইউনিয়নে বসবাস করতো সেহেতু কাকারাকে চাকরোয়া হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। এই চাকরোয়া থেকেই চকরিয়া নামকরণ করা হয়। এ বিষয়ে ইতিহাস ভিত্তিক ব্যাপক প্রমাণ পাওয়া যায়। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল অথবা কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে চকরিয়া উপজেলায় যাওয়া যায়। ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক সংলগ্ন সড়কের পূর্বপাশে অবস্থিত ৬০০ হেক্টর এলাকা জুড়ে এ সাফারি পার্কের অবস্থান। যে কোন যানবাহনে যাওয়া যায়। শাহ্ ওমরের মাজার কাকারা ইউনিয়নে অবস্থিত। চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। বিজয়ানন্দ বৌদ্ধ বিহার মানিকপুরে অবস্থিত। চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়াও এ উপজেলার অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে: * ফজল কুকে ষাট গম্বুজ মসজিদ চকরিয়া উপজেলার মানিকপুরের মহিষের দই এখনো বিখ্যাত। চকরিয়া পৌরসভা এলাকার যে কোন হোটেলে সুলভ মূল্যে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। চকরিয়া পৌরসভা এলাকার যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারেন। চট্টগ্রাম শহর এলাকা ১৬টি থানার অধীনে। ! ক্রম মেট্রোপলিটন থানা প্রতিষ্ঠাকাল | ০১ কোতোয়ালী মডেল থানা ৩০ নভেম্বর, ১৯৭৮ | ০৩ ডবলমুরিং থানা ৩০ নভেম্বর, ১৯৭৮ | ০৪ পাহাড়তলী থানা ৩০ নভেম্বর, ১৯৭৮ | ০৫ পাঁচলাইশ মডেল থানা ৩০ নভেম্বর, ১৯৭৮ | ০৬ বন্দর থানা ৩০ নভেম্বর, ১৯৭৮ | ০৭ কর্ণফুলী থানা ২৭ মে, ২০০০ | ১৩ আকবর শাহ থানা ৩০ মে, ২০১৩ | ১৫ চকবাজার থানা ৩০ মে, ২০১৩ | ১৬ সদরঘাট থানা ৩০ মে, ২০১৩ চট্টগ্রামের পুরাতন অংশে বেশকয়েকটি ঐতিহাসিক মসজিদ ও সমাধিস্থল রয়েছে। ১৬৬৬ খ্রিস্টাব্দে মোগলদের কর্তৃক চট্টগ্রাম বিজয় লাভ করার পর আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ নির্মিত হয়। এটি একসময় বড় পাহাড়ের চূড়ায় রূপ নিয়েছিল। এছাড়াও বায়েজিদ বোস্তামির সমাধিতে একটি পুকুর আছে যেটি কচ্ছপে ভর্তি, এই কচ্ছপগুলো বলা হয় কাছিম। সাবেক পর্তুগিজ উপনিবেশ পাথরঘাটায় অবস্থিত। এখানে বর্তমানে পর্তুগিজ ব্যবসায়ীদের উত্তরপুরুষরা বসবাস করছেন যারা স্থানীয়ভাবে ফিরিঙ্গি নামেও পরিচিত। এই এলাকায় রোমান ক্যাথলিক ডায়োসিস সহ বেশকয়েকটি গির্জা রয়েছে। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী বাঙালি যাজকদের আবাসও চট্টগ্রামে অবস্থিত। চট্টগ্রামের ব্যুৎপত্তি অনিশ্চিত। চট্টগ্রাম শব্দটি চটি" আর "গাম" প্রত্যয়যোগে গঠিত; যেখানে "চটি" মানে "প্রদীপ" আর "গাম" মানে "ভালো"। চট্টগ্রাম বারো আউলিয়ার দেশ বারো সুফি সাধকের দেশ) নামেও পরিচিত। বন্দর নগরটি ইতিহাসে বিভিন্ন নামে পরিচিত, যার মধ্যে রয়েছে চাটিগাঁও চাটগাঁ চাতগাঁও শ্যাৎগাঙ্গ চৈত্যগ্রাম চাটিগাম চট্টগ্রাম ইসলামাবাদ চট্টল চট্টলা শ্রীচট্টল চিতাগঞ্জ চিৎ-তৌৎ-গৌং সপ্তগ্রাম জাটিগ্রাম চার্টিগান চতকাঁও চৈত্যভূমি রোসাং জ্বালনধারা এবং পোর্টো গ্র্যান্ডে দে বেঙ্গালা''। আবহাওয়া ক্রান্তীয় উষ্ণ এবং গ্রীষ্ম-বর্ষা মৌসুমে খুব আর্দ্র (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর) ও শুষ্ক, এবং শীতকালে শীতল (অক্টোবর-মার্চ)। উত্তর ভারত মহাসাগর ঘূর্ণিঝড় প্রায় শহরটি অসুরক্ষিত। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মত চট্টগ্রামেও ছয় ঋতু দেখা যায়। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে শীতকাল, মার্চ, এপ্রিল, মে মাসে গ্রীষ্মকাল এবং জুন, জুলাই, আগস্ট মাস পর্যন্ত বর্ষাকাল। তবে ইদানিং আবহাওয়ার কিছুটা পরিবর্তন দেখা যায়। ১৯৯১ প্রানঘাতী ঘূর্ণিঝড়ে চট্টগ্রামের ১৩৮০০০ জন নিহত এবং ১০ মিলিয়নের বেশি গৃহহীন অবস্থার সম্মুখীন হয়েছে। চট্টগ্রামের স্থানীয় অধিবাসীরা সাধারণত চাটগাঁইয়া ভাষায় কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। তবে সাইনবোর্ড এবং বাস/ট্রেন স্টেশনগুলিতে বাংলা ও ইংরেজিতে নির্দেশনা চিহ্ন রয়েছে। * নিরাপত্তা স্ক্রীনিং এর জন্য একটু বেশি সময় নেয়া হয় বিশেষ করে যখন কোনো জাতীয় বা আর্ন্তজাতিক সম্মেলন শেষ হয়। বা যদি সম্ভব হয় তাহলে আপনার ফ্লাইটের সময়সূচি অন্য কোন দিন/সময় এ নির্ধারণ করুন। বিমানবন্দর হতে নিকটস্থ হোটেলে যেতে টেক্সিতে বিমানবন্দর হতে নিকটস্থ হোটেলে যাওয়ার জন্য ২০০-৫০০ টাকা খরচ হতে পারে। অটোতে বিমানবন্দর হতে নিকটস্থ হোটেলে যাওয়ার জন্য ১০০-২৫০ টাকা খরচ হতে পারে। বাসে বিমানবন্দর হতে নিকটস্থ হোটেলে যাওয়ার জন্য জনপ্রতি ১০ টাকা খরচ হতে পারে এবং বাসগুলো প্রায় প্রত্যেক ১০-২০ মিনিট পরপর স্টেশন ছেড়ে যায়। শহরে দুটি স্পট রয়েছে যেখানে বড় বড় 'বেসরকারী সংস্থাগুলি' অফিস থেকে কাজ করে এবং অফিস রয়েছে সিডিএ অ্যাভিনিউতে জিইসি সার্কেলের ঠিক দক্ষিণে এবং হোটেল গোল্ডেন ইন এর কাছে স্টেশন রোডে। গ্রিনলাইন, সিল্কলাইন এবং সোহাগ সবচেয়ে ভাল এবং এগুলি ঢাকা ৳১২০০, ৬-৮ ঘণ্টা) এবং কক্সবাজার ৩-৪ ঘণ্টা) এর ঘন ঘন পরিষেবা রয়েছে গ্রিনলাইন সিলেট ৳ ৫৫০, ৭-৮ ঘণ্টা) এর জন্য একমাত্র সরাসরি বাস সরবরাহ করে। | বিবরণ= বিআরটিসি কলকাতার সাথে প্রতিদিন দুবার আন্তর্জাতিক বাস পরিষেবা এবং আগরতলার সাথে তফসিলযুক্ত পরিষেবা পরিচালনা করে | বিবরণ=ঢাকা,সিলেট, খুলনা, কক্সবাজার, যশোর এবং কলকাতার সাথে প্রতিদিনের পরিষেবা। | বিবরণ=ঢাকা,সিলেট, খুলনা, কক্সবাজার, যশোর এবং কলকাতার সাথে প্রতিদিনের পরিষেবা। চট্টগ্রাম বাংলাদেশের জাতীয় মহাসড়ক ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু। গাড়িগুলি ভারতীয় সীমান্ত থেকে যাতায়াত করতে ব্যবহৃত হতে পারে, তবে মিয়ানমারের সাথে সীমান্ত বন্ধ রয়েছে। বিআইডব্লিউটিসি এর একটি অফিস রয়েছে এবং সদরঘাট আরডি থেকে ট্রেন স্টেশন থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার দক্ষিণে সদরঘাট থেকে ফেরি চালু করে। বরিশাল হ'ল মূল গন্তব্য, সেখান থেকে আপনি ঢাকা যেতে পারবেন। চট্টগ্রামে ঘোরাঘুরি সবসময়ই একটি দুঃসাহসিক কাজ। যানজট আর ভিড় থাকার কারণে প্রায়শই অনেক চালক পর্যটকদের কাছে ধার্য ভাড়ার চাইতে কিছু অতিরিক্ত ভাড়া চাইতেও পারে। তাই যাত্রার পূর্বেই ভাড়া দরদাম করে নেয়া ভাল। রাজধানী ঢাকার মতোই চট্টগ্রামের পরিবহন ব্যবস্থা অনুরূপ। বিভিন্ন রুটে বাস ব্যবস্থা সহ, ট্যাক্সি, এবং 'সিএনজি' ট্যাক্সি চালু রয়েছে যা মূলত তিনচাকার মোটর যান। এছাড়াও, ঐতিহ্যবাহী রিকশা খুবই সহজলভ্য। হাঁটাও একটি সম্ভাবনাময়, কারণ শহরটি খুব বিভ্রান্তিকর নয়, তবে নজর রাখা উচিৎ কারণ রাস্তাগুলি খুব ব্যস্ত হতে পারে, বিশেষ করে স্টেশন রোড, জুবলি রোড, নিউ মার্কেট মোড়, জিইসি মোড়, আগ্রাবাদ মোড়ের আশেপাশে৷ স্ট্রিপ বরাবর ভ্রমণ করলে, হোটেল-ক্যাসিনো একে অপরের কাছাকাছি হওয়ায় হাঁটা একটি যুক্তিসঙ্গত বিকল্প হতে পারে। যাইহোক, শুধুমাত্র কয়েকটি হোটেল-ক্যাসিনো থেকে অল্প হাঁটা দূরত্বে যা মনে হতে পারে তা আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হতে পারে কারণ রিসোর্টগুলি তাদের বড় আকারের কারণে প্রায়শই কাছাকাছি দেখায়। অনেক স্থানীয় মানুষ এবং তরুণরা প্রায়ই প্রাথমিক পরিবহন হিসেবে সাইকেল ব্যবহার করে। যেহেতু যানজটের মধ্যে বড় গাড়ি চলতে বাধাপ্রাপ্ত হলেও সাইকেলগুলি সহজেই চলতে পারে। রাজধানীর কিছু নতুন সড়কে ডুয়েল বাইক/রিকশা লেন থাকলেও এখানে সে ব্যবস্থা নেই। যদিও, পাঠাও, উবারের মতোন রাইড শেয়ারিং প্রচলিত। তবে পাশাপাশি রাস্তা এবং যানবাহনের অবস্থা এমন খারাপ যে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বেশি। রিকশা হল তিন চাকার, প্যাডেল চালিত সাইকেল যার পিছনের সিটে যাত্রী এবং সামনে একজন চালক থাকে। এগুলি স্বল্প দূরত্বের জন্য ব্যবহৃত বা এমন জায়গাগুলির জন্য ভাল যা হাঁটার জন্য খুব বেশি দূরত্ব কিন্তু বাস/ট্যাক্সি/অটো-রিকশা নেওয়ার খুব কাছে। দুর্বল অবকাঠামো এবং ট্র্যাফিক পরিস্থিতির কারণে, শহরের চারপাশে যাওয়ার দ্রুততম উপায়গুলির মধ্যে একটি হল রিকশা। এর মানে এই নয় যে রিকশা চালানো সহজ এবং শহরে থাকাকালীন আপনার সম্পূর্ণভাবে রিকশার উপর নির্ভর করা উচিত। রিকশাগুলি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে শহরের ভয়াবহ যানজটের জন্য দায়ী৷ তবুও, গাড়িতে ঘুরে বেড়ানোর চেয়ে রিকশায় ঘুরে বেড়ানো অনেক ভালো বিকল্প। তবে রিকশা মিটার ব্যবহার করে না, তাই ওঠার আগে ভাড়া নিয়ে আলোচনা করা অপরিহার্য। কয়েক কিলোমিটারের বেশিরভাগ যাত্রার জন্য ২০-১০০ ভাড়া টাকা হতে পারে। মোট দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার; নিউ মার্কেট – টাইগারপাস – লালখাঁন বাজার – ওয়াসা মোড় – গরীবুল্লাহ শাহ মাজার/জিইসি – ঝাউতলা – একে খান – কর্ণেল হাট – ভাটিয়ারী। চট্টগ্রামের মধ্যে এবং আশেপাশের দূর-দূরান্তের স্থান ভ্রমণ করতে ট্যাক্সি সাধারণত ড্রাইভার সহ) প্রয়োজন। ট্যাক্সিগুলি কিছু হলুদ এবং কিছু কালো, এবং মিটার সহ বা ছাড়া চলাচল করে। কালো ট্যাক্সিগুলি ১৫ টাকায় মিটার শুরু করে,অন্যদিকে আরামের দিক থেকে কিছুটা উচ্চ মানের হবার কারণে হলুদ ট্যাক্সিগুলির ভাড়া ২০ টাকা থেকে শুরু হয়৷ কালো ট্যাক্সিগুলি সাধারণত খারাপ অবস্থায় থাকে এবং বেশিভাগ সময় শীতাতপনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকে না৷ হলুদ ট্যাক্সিতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থাকে; বহরের মধ্যে বেশিরভাগই টয়োটা করোলা, কিছু মিৎসুবিশি এবং হোন্ডাস দেখা যায়। কালো ট্যাক্সি এবং অটোরিকশার তুলনায় হলুদ ট্যাক্সিগুলিকে বেশি নিরাপদ বলে মনে করা হয়। এখানে উবার, পাঠাও সহ আন্যান্য রাইডশেয়ারিং সহজলভ্য। অটো রিকশা যাকে সিএনজি ট্যাক্সি বা সাধারণভাবে সিএনজি বলা হয়) অনতিদীর্ঘ ভ্রমণের জন্য উপযোগী। সর্বদা একটি স্বতন্ত্র সবুজ রঙের এই অটোরিকশা হল তিন চাকার আবদ্ধ যান, যার পিছনে তিন-চারজন লোক বসতে পারে। কম্প্রেসড প্রাকৃতিক গ্যাসে চালিত বলে এদেরকে সিএনজি বলা হয়। সাধারণভাবে, এগুলি ট্যাক্সির তুলনায় অনেক সস্তা এবং সহজলভ্য। চট্টগ্রামের রেলওয়েতে সীমিত ডেমো পরিষেবা রয়েছে, তবে সুবিধাগুলি ব্যবহারকারী-বান্ধব রেলওয়ে স্টেশনগুলি থেকে অনেক দূরে অবস্থিত। বেশিরভাগ অংশে, ট্রেন স্টেশনগুলি অসুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত। ভিড়ের বাইরে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে কোনো যাত্রীসেবা নেই বললেই চলে। বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট বিদেশী ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ করে না। | নাম=চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহার অন্য=বৌদ্ধ বিহার | উইকিপিডিয়া=চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহার উইকিউপাত্ত=Q13057814 | বিবরণ=বাংলাদেশের বৌদ্ধদের অন্যতম পূণ্যস্থান হিসাবে বিবেচিত হয়। এখানে রয়েছে গৌতম বুদ্ধের কেশধাতু, অষ্টধাতুর মূর্তি, বোধিমন্ডপ, চিন্তামনি গ্রন্থাগার, বুড্ডিষ্ট হোস্টেল, ধম্মবংশ ইন্সটিটিউট, চিকিৎসা কেন্দ্র ইত্যাদি। এছারাও চিন্তামনি গ্রন্থাগার নামে এখানে বিভিন্ন দূর্লভ পাণ্ডুলিপিসমৃদ্ধ একটি গ্রন্থাগার রয়েছে। | সময়সূচী=প্রতিদিন ১০:০০ থেকে ১৮:৩০ মূল্য= | নাম=জেএম সেন হল অন্য=যাত্রামোহন সেন হল | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=জেএম সেন হল উইকিউপাত্ত=Q18987483 | বিবরণ=১৯১৬ সালে শরৎচন্দ্র রায়বাহাদুর জেএম সেন হল নামে প্রথম টাউন হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। বাঙালি আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী যাত্রামোহন সেনের স্মৃতিতে এই মিলনায়তনের নামকরণ করা হয়েছে। এখানে রয়েছে একটি ক্লাব রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম বিপ্লবী নেতা মাস্টারদা সূর্য সেন, উপমহাদেশ খ্যাত রাজনীতিবিদ যতীন্দ্রমোহন, সাংবাদিক, আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ মহিমচন্দ্র দাস, চট্টগ্রামের নারী আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা নেলী সেনগুপ্তার আবক্ষ মূর্তি। | নাম=বানৌজা ঈসা খান ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=বানৌজা ঈসা খান উইকিউপাত্ত=Q4836146 | বিবরণ=বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পূর্বে এই নৌ ঘাঁটির নাম ছিল পিএনএস বখতিয়ার। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে ১৯৭৪ সালে, তৎকালীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান চট্টগ্রাম নৌ ঘাঁটির নামকরণ করেন বানৌজা ঈসা খান। | নাম=আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ উইকিউপাত্ত=Q13056990 | উইকিপিডিয়া=ইসকন প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দির উইকিউপাত্ত=Q108312698 | বিবরণ=রাজস্থানের মাকরানা মার্বেল দিয়ে নির্মিত তিনতলা বিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন মন্দিরটির দরজা-জানালার কাঠ সংগ্রহ করা হয়েছে আফ্রিকা ও মায়ানমার থেকে। ১৮ গণ্ডা জায়গায় ৯টি গম্বুজবিশিষ্ট এই মন্দিরের দৈর্ঘ্য ১শ ফুট, প্রস্থ ৫০ ফুট এবং উচ্চতা ৬৫ ফুট। | নাম=কালুরঘাট সেতু অন্য=কালুরঘাটের পোল ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=শহরের দক্ষিণে বহদ্দারহাট থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯৩০ সালে রেল সেতুটি কর্ণফুলী নদীর উপর নির্মিত হয়। সেতুটির রয়েছে ২টি এব্যাটমেট, ৬টি ব্রিক পিলার, ১২টি স্টীলপিলার ও ১৯টি স্প্যান। এটি বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলাকে উত্তর ও দক্ষিণাংশে সংযুক্ত করে। একে দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বারও বলা হয়। ২০০১ সালে সেতুটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। | বিবরণ=বাংলাদেশের বিখ্যাত হিন্দু মন্দিরগুলির মধ্যে অন্যতম। জনশ্রুতি মতে, প্রায় ৩০০-৩৫০ বছর পূর্বে আর্য ঋষি যোগী ও সাধু সন্ন্যাসীদের মাধ্যমে চট্টেশ্বরী দেবীর প্রকাশ ঘটে। | নাম=চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিং অন্য=চট্টগ্রাম আদালত ভবন | উইকিপিডিয়া=চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিং উইকিউপাত্ত=Q18987428 | বিবরণ=চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিং পরীর পাহাড়ের উপরে নির্মিত একটি ঔপনিবেশিক স্থাপত্যকীর্তি। ভবনটি বাংলায় নির্মিত ইন্দো-ব্রিটিশ স্থাপত্য শৈলীর একটি উদাহরণ। এখান থেকে চট্টগ্রাম শহরের আন্তরিক্ষ দৃশ্য দেখার সুযোগ রয়েছে, বিশেষ করে রাতে। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৭৭৩ সালে চট্টগ্রামকে পৃথক প্রশাসনিক অঞ্চল ঘোষণা করার পর প্রশাসনিক কাজের জন্য এই দ্বিতল ভবনটি নির্মাণ করা হয়। আয়তন ১,৫৩,০০০ বর্গফুট ও কক্ষ সংখ্যা শতাধিক। এখানে বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয় অবস্থিত। | নাম=চন্দনপুরা নাচঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= চন্দনপুরায় জমিদার বাড়ির পরিত্যক্ত শতবর্ষীয় নাচঘর। প্রায় ২৫০ বছরের পুরোনো দোতলা বিশিষ্ট ভবনটি বর্তমানে প্রায় জরাজীর্ণ। নানা কারুকাজে শোভিত। দেয়ালে দেব-দেবী আর ফুলের ছবির কিছ্য অবশিষ্ঠ রয়েছে। দোতলা ভবনে অতিথি কক্ষসহ ১৪টি কক্ষ রয়েছে। নাচ ঘরের চারদিকে রয়েছে ১০টি প্রবেশ দরজা। ওপরে ওঠার জন্য ভবনের এক কোণে একটিমাত্র সিঁড়ির ব্যবস্থা রয়েছে। | বিবরণ=চট্টগ্রামের একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা। শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার বিচরণক্ষেত্র হিসেবে চেরাগি পাহাড় প্রসিদ্ধ স্থান। চট্টগ্রামের কবি, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, সংস্কৃতিকর্মী, পাঠক-লেখক, সংগঠকদের মিলনস্থল হিসেবে চেরাগি পাহাড় পরিচিত। বর্তমানে এই স্থানে চেরাগী পাহাড় নামে কোন পাহাড়ের অস্তিত্ত্ব না থাকলেও এখানে তিন রাস্তার সংযোগ স্থলে রয়েছে চেরাগ আকৃতির স্থাপনা। | বিবরণ=১৬৬৬ সালে শায়েস্তা খার সেনাদল আরাকানের মগরাজাদের কাছ থেকে চট্টগ্রামকে স্বাধীন করার পর এখানে তার নির্দেশে অসংখ্য মসজিদ নির্মান করা হয়। এর মধ্যে মসজিদ-ই-সিরাজ উদ-দৌলা অন্যতম। মসজিদটিতে রয়েছে মোট ১৫টি গম্বুজ। সবচেয়ে বড় গম্বুজটি তৈরিতে তৎকালীন সময়ের প্রায় চার লাখ টাকার ১৫ মণ রুপা ও পিতলের প্রয়োজন হয়। | উইকিপিডিয়া=যমুনা অয়েল কোম্পানি উইকিউপাত্ত=Q6148312 | বিবরণ=১৯৬৪ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের প্রথম জাতীয় তেল কোম্পানি পাকিস্তান ন্যাশনাল অয়েল লিমিটেড (পিএনওএল) একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে ভবনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। | নাম=শাহ আমানত সেতু অন্য=তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু | উইকিপিডিয়া=সেন্ট্রাল রেলওয়ে বিল্ডিং উইকিউপাত্ত=Q5061749 | বিবরণ=বাংলাদেশ রেলওয়ের (পূর্বাঞ্চলীয়) মহাব্যবস্থাপকের নিয়ন্ত্রণ কার্যালয়। ১৮৭২ সালে সম্পূর্ণ হওয়া ভবনটি বন্দর নগরীর প্রাচীনতম ভবন। এটি চট্টগ্রামে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের দু'শো বছরের ইতিহাস বহনকারী ভবনগুলোর মধ্যে একটি। | বিবরণ=নগরীর পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকায় মোট ৬৯ দশমিক ৩৫৭ একর জমি অধিগ্রহণ করে এক বিঘা আকারের ১৩৬টি আবসিক প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়। এর মধ্যে ২ দশমিক ৩০ একর জমি রাখা হয় সবুজ উদ্যানের জন্য— যা পরবর্তীতে জাতিসংঘ পার্ক হিসেবে পরিচিতি পায়। | সময়সূচী=১৭:০০ থেকে ২১:০০ মূল্য=বিনামূল্য | বিবরণ=৮ দশমিক ৫৫ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত উদ্যানটিতে রয়েছে দীর্ঘ চক্রাকার হাটার পথ, প্রায় ৫০ হাজার বর্গফুটের জলাধার, যার কিনারায় র‍য়েছে বসবার জন্য তিনটি বড় গ্যালারি। এছাড়াও র‍য়েছে সাড়ে পাঁচশ আলোক বাতির পাশাপাশি বর্ণিল ফোয়ারা। উদ্যানের চারপাশে চারটি স্থাপনার মধ্যে রয়েছে, দুইটি টয়লেট ব্লক, একটি গণপূর্ত রক্ষণাবেক্ষণ অফিস ও একটি বৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র। | নাম=ডিসি হিল অন্য=ডিসির পাহাড়, নজরুল চত্বর | বিবরণ=ডিসির পাহাড় অন্যতম নান্দনিক স্থান যার বর্তমান আনুষ্ঠানিক নাম নজরুল চত্বর''। এটি শহরের কেন্দ্রবিন্দু জিরো পয়েন্ট হতে ১ কিমি দূরে অবস্থিত। চারিদিকে রয়েছে অনেক সুউচ্চ গাছ। প্রতি বছর বাংলা নববর্ষে উদ্‌যাপন করার মধ্য দিয়ে ডিসি হিল ঐতিহাসিক গুরত্ব ধারণ করেছে। এছাড়াও এখানে জাতীয় এবং সাংস্কৃতিক দিবসসমূহ পালন, মঞ্চনাটক, উন্মুক্ত চলচ্চিত্র প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়ে থাকে। | সময়সূচী=০৯:৩০ থেকে সূর্যাস্ত মূল্য=অপ্রাপ্তবয়স্ক: ৫০ টাকা; প্রাপ্তবয়স্ক: ১০০ টাকা; সার্ক দেশের নাগরিক: ১৫০ টাকা; বিদেশী পর্যটক: ২০০ টাকা | সময়সূচী=১৬:০০ থেকে ২১:০০ মূল্য=বিনামূল্য | বিবরণ=উদ্যানটি চট্টগ্রামের বিপ্লবী নারী প্রীতিলতা ওয়াদ্দারের নামকরণে তৈরী। এখানে রয়েছে গাছ দিয়ে বানানো তোরণ, কংক্রিটের ছাতা। উদ্যানের ফটকে চমৎকারভাবে গাছ দিয়ে লেখা রয়েছে বিপ্লব উদ্যান। সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিস হলো স্বাধীনতা স্তম্ভ। কাছেই রয়েছে শেখ ফরিদের চশমা। | সময়সূচী=প্রতিদিন ৬:০০ থেকে ৮:০০, এবং ১৫:০০ থেকে ১৯:০০ পর্যন্ত মূল্য=বিনামূল্য | নাম স্বাধীনতা কমপ্লেক্স অন্য=মিনি বাংলাদেশ ইউআরএল= | বিবরণ=মূলত একটি থিম পার্ক যেখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন দৃষ্টিনন্দন ও ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোকে অবিকল প্রতিরূপ রয়েছে। কমপ্লেক্সে রয়েছে জাতীয় সংসদ ভবন আহসান মঞ্জিল সুপ্রিম কোর্ট, কার্জন হল কান্তজীর মন্দির দরবার হল, বড়কুঠি, ছোটকুঠি ছোট সোনা মসজিদ লালবাগ কেল্লা পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার জাতীয় স্মৃতিসৌধ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সেন্ট নিকোলাস চার্চ, চিরন্তন পল্লি, ট্রেনের নিচে ব্রিজ, কৃত্রিম জলরাশি, ছয়টি কিউচ (বসার স্টল পাঁচটি পানির ফোয়ারা ও তিনটি কিডস জোন। এছাড়াও রয়েছে, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সাথে মিল রেখে ৭১ মিটার বা ২৩০ ফুট উচ্চতার স্বাধীনতা টাওয়ার। | নাম=সিআরবি অন্য=সেন্ট্রাল রেলওয়ে বিল্ডিং | উইকিপিডিয়া=সেন্ট্রাল রেলওয়ে বিল্ডিং উইকিউপাত্ত=Q5061749 | বিবরণ=সিআরবি পাহাড়ে রয়েছে হাতির বাংলো। এছাড়াও কেন্দ্রের দিকে রয়েছে শিরীষতলা নামে একটি প্রশস্ত মাঠ, যেখানে প্রতিবছর পহেলা বৈশাখ, পহেলা ফাল্গুন ইত্যাদি ঐতিহ্যগত উৎসব আয়োজিত হয়ে থাকে। | বিবরণ=কর্ণফুলী নদীর পাড়ে বিশাল এলাকাজুড়ে খোলা স্থান। | বিবরণ=বঙ্গোপসাগরের কাছে হালিশহরে অবস্থিত একটি উপকূলীয় এলাকা। | বিবরণ= বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটির বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য ১৬১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪৫৩ মিটার এবং এর প্রকৃতি সর্পিলাকার। এই নদীর মোহনাতে বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর অবস্থিত। | বিবরণ=শহরে যে কয়টি সুন্দর সমুদ্র সৈকত আছে তার মধ্যে সৌন্দর্যয়ের দিক দিয়ে খেজুরতলা অন্যতম। সহজেই যাতায়াতযোগ্য খেজুরতলা সৈকতে একই সাথে পতেঙ্গা এবং নেভালের পরিবেশ উপভোগ করা যায়। | বিবরণ=কক্সবাজার কিংবা কূয়াকাটার পরই বাংলাদেশের অন্যতম সমুদ্র সৈকত। | নাম পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত]] | বিবরণ=চট্টগ্রামের পাহাড়তলী এলাকায় অবস্থিত একটি কৃত্রিম হ্রদ ও অন্যতম পর্যটনস্থান। ১৯২৪ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে খনন করা হয় এবং সে সময় পাহাড়তলী হ্রদ হিসেবে পরিচিত ছিল। পরবর্তীতে ইংরেজ রেল প্রকৌশলী ফয়-এর নামে ফয়েজ লেক নামকরণ করা হয়। | বিবরণ=চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ১৬ কি.মি. দূরে অবস্থিত সমুদ্র সৈকত। | বিবরণ= কর্ণফুলী নদীর ও বঙ্গোপসাগরের মিলন স্থান। | বিবরণ=এশিয়া মহাদেশের দুইটি জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘরের মধ্য চট্টগ্রামের জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর অন্যতম, অন্যটি রয়েছে জাপানে। মূলত বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর দৈনন্দিন জীবনপ্রণালী, এবং পারষ্পরিক বোঝাপড়া ও সহকর্মী-অনুভূতি লালনের জন্য প্রতিষ্ঠিত। বাংলাদেশের উপজাতি গোষ্ঠীর ইতিহাস সমন্বিত উপকরণের প্রদর্শন করা হয়েছে। একতলা বিশিষ্ট জাদুঘরটি পাঁচটি ভাগে বিভক্ত, যেখানে রয়েছে কেন্দ্রীয় হলঘরসহ সর্বমোট চারটি গ্যালারি। বর্তমানে জাদুঘরে সর্বমোট প্রদর্শনী কক্ষের সংখ্যা ১১টি। | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স = | বিবরণ=এটি বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি ও প্রাক্তন সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের স্মৃতি রক্ষার্থে নির্মিত জাদুঘর। এখানে জিয়ার ব্যক্তিগত সামগ্রী সংরক্ষিত রয়েছে। এছাড়াও তার হত‍্যাকান্ডের কিছু নমুনা আছে। ১৯১৩ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার ভবনটি নির্মাণ করে। পূর্বে এটি চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস হিসেবে ব্যবহৃত হত। এখানে একটি গ্রন্থাগার রয়েছে। | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স = | উইকিপিডিয়া= বাংলাদেশ মেরিটাইম মিউজিয়াম | বিবরণ=বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির একটি কক্ষে বিভিন্ন নিদর্শন সংরক্ষণের মাধ্যমে জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই নিদর্শনগুলোর অধিকাংশই জেএমএএএ যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক প্রদত্ত। | উইকিপিডিয়া= বাংলাদেশ রেলওয়ে জাদুঘর | বিবরণ=এটি দেশের একমাত্র জাদুঘর, যেখানে শত বর্ষের পুরনো বাংলাদেশ রেলওয়ের পরিবর্তন ও আধুনিকায়নের ইতিহাস সংরক্ষিত রয়েছে। জাদুঘরের কাঠের তৈরি দোতলা বাংলোটি যা প্রায় ৪২০০ বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। জাদুঘরে বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্ববর্তী সংস্থা আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে (১৯৪২ ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে (১৯৪৭) এবং পাকিস্তান রেলওয়ে (১৯৬১) কর্তৃক ব্যবহৃত বিভিন্ন নিদর্শন এবং বস্তুর সমৃদ্ধ সংগ্রহ রয়েছে। | নাম=চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন গণগ্রন্থাগার অন্য="মাহবুব উল আলম চৌধুরী" চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন পাবলিক লাইব্রেরি | উইকিপিডিয়া= চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন পাবলিক লাইব্রেরি | বিবরণ= এটি চট্টগ্রামের প্রথম গণগ্রন্থাগার। কবি মাহবুব উল আলম চৌধুরীর নামে গ্রন্থাগারটির নামকরণ করা হয়। পাশেই চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার এবং লালদীঘির ময়দান অবস্থিত। | নাম=চিন্তামনি গ্রন্থাগার অন্য=বৌদ্ধ বিহার গ্রন্থাগার | উইকিপিডিয়া=চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহার উইকিউপাত্ত=Q13057814 | বিবরণ=বিভিন্ন দূর্লভ পাণ্ডুলিপিসমৃদ্ধ একটি গ্রন্থাগার। এখানে তালপাতার পাণ্ডুলিপি সংরক্ষিত রয়েছে। এই সংগ্রহশালায় আছে পালি ভাষা, বর্মী ভাষা, সংস্কৃত ভাষায় রচিত প্রাচীন ধর্মীয় শাস্ত্র। শাস্ত্রীয় সাহিত্য এবং তালপাতায় রচিত শিল্পকর্ম এই গ্রন্থাগারকে সমৃদ্ধ করেছে। | নাম=জিয়া স্মৃতি জাদুঘর গ্রন্থাগার | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স = | বিবরণ=এখানে একটি গ্রন্থাগার রয়েছে।এটি বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি ও প্রাক্তন সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের স্মৃতি রক্ষার্থে নির্মিত জাদুঘর। এখানে জিয়ার ব্যক্তিগত সামগ্রী সংরক্ষিত রয়েছে। এছাড়াও এখানে একটি গ্রন্থাগার রয়েছে। | উইকিপিডিয়া=বিভাগীয় সরকারি গণগ্রন্থাগার, চট্টগ্রাম | বিবরণ=এই গণগ্রন্থাগারে ৯৫,২৪৪টি বইয়ের সংগ্রহ রয়েছে। বর্তমানে চট্টগ্রাম মুসলিম ইনস্টিটিউট হল ও সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স পুনর্নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় গ্রন্থাগারটিও পুনরায় তৈরি করা হচ্ছে। এর আগ পর্যন্ত পুরনো ভবনের গ্রন্থাগারে চারটি পাঠকক্ষ ছিলো এবং নিচ তলায় ছিলো এর প্রশাসনিক এলাকা। | বিবরণ=চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে, চট্টেশ্বরী সড়কের চারুকলা ইনস্টিটিউটের কাছাকাছি এবং ফিনলে গেস্ট হাউসের নিকটবর্তী পাহাড়ি ঢালু আর সমতল ভূমিতে গড়ে উঠেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী সমাধিসেৌধটি প্রতিষ্ঠা করে। সূচনালগ্নে এখানে প্রায় ৪০০টি সমাধি ছিলো, তবে বর্তমানে এখানে ৭৩১টি সমাধি বিদ্যমান যার ১৭টি অজানা ব্যক্তির। এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত জাতীয় বিদেশী সৈন্যদের প্রায় ২০টি (১জন ওলন্দাজ এবং ১৯জন জাপানি) সমাধি বিদ্যমান। এছাড়াও এখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (১৯৩৯-১৯৪৫) চট্টগ্রাম-বোম্বের একটি স্মারক বিদ্যমান। | উইকিপিডিয়া=কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, চট্টগ্রাম | বিবরণ=বিভাগীয় শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ। ১৯৬২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারিতে শহীদ মিনারটি নির্মিত হয়। চট্টগ্রাম সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স প্রকল্পের আওতায় বর্তমানে এটি পুনঃনির্মাণাধীন রয়েছে। | বিবরণ=সিটি গেট নামে পরিচিত। কখনও কখনও রাতে এটি আলোকসজ্জিত থাকে। এই দ্বারের উত্তর দিকে রয়েছে সীতাকুন্ড উপজেলা এবং দক্ষিণ দিকে রয়েছে কর্ণেলহাট এলাকা। | নাম=টাইগারপাস রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের মূর্তি | নাম=রূপালী গিটার দিকনির্দেশ=গোলপাহাড় মোড় হতে প্রবর্তক মোড়ের দিকে যাওয়ার সময় এই ভাস্কর্যের সম্মুখাংশ দৃশ্যমান হয়। | ঠিকানা=আইয়ুব বাচ্চু চত্বর, প্রবর্তক মোড় | বিবরণ=বাংলাদেশের প্রখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী লাভ রানস ব্লাইন্ড(এলআরবি) ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা আইয়ুব বাচ্চু স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য। | নাম=বাটালি পাহাড় অন্য=জিলাপি পাহাড় | বিবরণ= চট্টগ্রামের শহরের সর্বাধিক উঁচু পাহাড় যার উচ্চতা প্রায় ২৮০ ফুট। এর চুড়া থেকে বঙ্গোপসাগর এবং চট্টগ্রাম শহরের বড় অংশ পরিষ্কারভাবে দেখা যায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে পাহাড়ের চুড়ায় বিমান বিধ্বংসী কামান স্থাপন করা হয়েছিল। অনেক বছর পূর্বে দূর সমুদ্রে চলাচলকারী জাহাজের দিক নির্দেশনার জন্য পাহাড়ের উপর একটি বাতিঘর ছিল। শহরকে উপর থেকে দেখার জন্য এটি একটি উত্তম স্থান। কই, মাগুর, রুই, তেলাপিয়া ইত্যাদি মাছ শিকারের জন্য অন্যতম স্থান। | নাম=আগ্রাবাদ ডেবা অন্য=ডেবার পাড় | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স = | বিবরণ=শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত বিনোদন স্থান। এ উদ্যানের পূর্বনাম ছিল জাম্বুরি মাঠ। এখানে চুকচুক গাড়ি, ভয়েজার বোট, মেডি গোডাউন, রেসি গোডাউন, রেসিং কার, দোলনাসহ অন্যান্য বিনোদন সুবিধাদি বিদ্যমান। এছাড়াও, মিনি চাইনিজ হোটেল, কুলিং কর্নার ছাড়াও রকমারি সামগ্রীর দোকান রয়েছে। ডিজনি ল্যান্ডের আদলে গড়া এ পার্কের প্রধান ফটক সকলকে আকর্ষণ করে। | নাম=চট্টগ্রাম শিশু পার্ক অন্য=শিশু পার্ক ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=ফয়েজ লেক কনকর্ড উইকিউপাত্ত=Q60749703 | বিবরণ=কমপ্লেক্সটিতে দুটি থিম পার্ক এবং একটি রিসোর্ট রয়েছে। কার্নিভাল রাইডের মধ্যে রয়েছে বেবি ক্যারোসেল, ফ্যামিলি রোলার কোস্টার, বাম্পার কার, কফি কাপ এবং ফেরিস হুইল। এছাড়াও রয়েছে নৌকায় ভ্রমণের সুবিধা এবং ভাসমান রেস্তোরাঁ। এখানে এমন স্থান রয়েছে যেখানে আপনি শো টিকিট কিনতে পারেন, কিন্তু সাধারণত জনপ্রিয় শোগুলির জন্য পরিবেশনার দিনে টিকেট পাওয়া দূর্লভ হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শুধুমাত্র নগদ গ্রহণ করা হয়। | বিবরণ=বহু-বিষয়ক এবং বহুমুখী শিল্প সুবিধা কেন্দ্র। শহরের শিল্প ও সংস্কৃতি প্রদর্শনের জন্য একটি সমসাময়িক স্থান। এখানে রয়েছে গ্যালারি ও ইভেন্ট স্থান, সঙ্গীত ও চলচ্চিত্র সংরক্ষণাগার, স্যুভেনির শপ এবং খাদ্য ও পানীয় ক্যাফে। | নাম=থিয়েটার ইনস্টিটিউট চট্টগ্রাম অন্য=টিআইসি ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=থিয়েটার ইনস্টিটিউট চট্টগ্রাম উইকিউপাত্ত=Q17071200 | বিবরণ=মঞ্চ নাটক ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনী এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য পরিচিত। | নাম=জেলা শিল্পকলা একাডেমি অন্য=শিল্পকলা একাডেমি ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=জেলা শিল্পকলা একাডেমি, চট্টগ্রাম উইকিউপাত্ত=Q15635869 | বিবরণ=বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি অধিভুক্ত-নিয়ন্ত্রিত জেলাভিত্তিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। বর্তমানে একাডেমিতে একটি মিলনায়তন, একটি কার্যালয় ও প্রশিক্ষণ ভবন, একটি মহড়া ভবন এবং একটি আর্ট গ্যালারি ভবন রয়েছে। | নাম=সিলভার স্ক্রিন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=সিনেপ্লেক্সে ৭২ আসনের প্লাটিনাম ও ১৮ আসনের টাইটানিয়াম হল রয়েছে। | নাম=সুগন্ধা সিনেমা হল অন্য=ঝুমুর সিনেমা হল। ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=পূর্বনাম ছিল ঝুমুর সিনেমা হল। বছর পাঁচেক বন্ধ থাকার পর ২০২০ সাল থেকে সুগন্ধা সিনেমা হল নামে পুনরায় চালু করে হয়। সাধারণ আসন সংখ্যা ২০০ এবং ভিআইপি আসন সংখ্যা ১৬। চট্টগ্রাম শহর জুড়ে বার্ষিক অনুষ্ঠান এবং উৎসব আয়োজন দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্থানীয় বিক্রয় কর ১৫%। শুধুমাত্র মুদি এবং প্রেসক্রিপশনের ওষুধগুলিকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। বেশিরভাগ শহরের মতো, চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের জন্য কর ফেরত পদ্ধতি প্রয়োগ করেনি। শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একমাত্র খুচরা বিক্রেতারা আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের কাছে করমুক্ত আইটেম বিক্রি করতে পারে। চট্টগ্রামের বেশিভাগ হোটেল/ক্যাসিনো/রিসোর্ট কমপ্লেক্সে একটি উপহারের দোকান ২৪/৭ খোলা থাকে যা ভ্রমণকারীদের মৌলিক সরবরাহ এবং বিভিন্ন জিনিস সরবরাহ করে থাকে। তবে হোটেলে থাকা উপহারের দোকানগুলি অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং জরুরী প্রয়োজন ছাড়া এগুলি এড়ানো উচিত। গোটা শহর জুড়ে বিভিন্ন স্থানে মুষ্টিমেয় শপিং মল রয়েছে: | নাম=আখতারুজ্জামান সেন্টার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে। | সময়সূচী=মঙ্গল-শনি ১০:০০-২২:০০, সোম ১৪:০০-২২:০০ | সময়সূচী=মঙ্গল-শনি ১০:০০-২২:০০, সোম ১৪:০০-২২:০০ | নাম=কেয়ারী ইলিশিয়াম শপিং কমপ্লেক্স অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বিপনী বিতান অন্য=নিউ মার্কেট ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=মাল্টিলেভেল অটোমেটিক কার পার্কিংয়ের ব্যবস্থাসহ চট্টগ্রামের সর্ববৃহত বাণিজ্যিক বিপনী কেন্দ্র। | নাম=ভিআইপি টাওয়ার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=মতি টাওয়ার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=মিমি সুপার মার্কেট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী=মঙ্গল-শনি ১০:০০-২১:০০, সোম ১৪:০০-২১:০০ | নাম=রিয়াজউদ্দীন বাজার দিকনির্দেশ=চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের অপরপাশে | বিবরণ=শহরের একটি ঐতিহাসিক ও অন্যতম ব্যস্ততম বাজার। সবধরনের জিনিসপত্রই এখানে পাওয়া যায়। | নাম=সাউথল্যান্ড সেন্টার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=সানমার ওশান সিটি অন্য=সানমার | | নাম=সিংগাপুর ব্যাংকক মার্কেট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=সেন্ট্রাল শপিং কমপ্লেক্স অন্য=সেন্ট্রাল প্লাজা | উইকিপিডিয়া=অগোরা সুপার স্টোর উইকিউপাত্ত=Q30608719 | বিবরণ= খুচরা সুপারস্টোর যা হাইপারমার্কেট, ডিসকাউন্ট ডিপার্টমেন্ট স্টোর এবং মুদি দোকানের চেইন পরিচালনা করে। | বিবরণ=দেশী দশের সদস্য দেশীয় ফ্যাশনশিল্পের ১০টি প্রতিষ্ঠান: নিপুন, কে ক্র্যাফট, অঞ্জনস্, রঙ বাংলাদেশ, বাংলার মেলা, সাদাকালো, বিবিআনা, দেশাল, নগরদোলা ও সৃষ্টি । বাংলাদেশি গ্রন্থশিল্প বিশাল, বছরে প্রায় হাজার হাজার বই বাংলা, ইংরেজিতে এবং অন্যান্য স্থানীয় ভাষায় প্রকাশিত হয়। চট্টগ্রাম এই শিল্পের কেন্দ্রস্থল, তাই এখানে বড়, ছোট, বিশেষ বইয়ের দোকান প্রচুর। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বইগুলি সস্তা হতে পারে এবং জনপ্রিয় পশ্চিমা বইগুলি মার্কিন ডলারের হারে পাওয়া যায়। সাধারণভাবে, বই কেনার উৎকৃষ্ট স্থান হল চেরাগী পাহাড়, আন্দরকিল্লা, স্টেশন সড়ক, জিইসি মোড় এবং শহরের বিভিন্ন শপিং মল। | বিবরণ=শহরের সবচেয়ে বড় বইয়ের দোকান। | নাম=নন্দন বইঘর অন্য=নন্দন ইউআরএল ইমেইল= চট্টগ্রামের মানুষ তৈলাক্ত ও মশলাদার খাবার পছন্দ করে। বিদেশীদের জন্য এটি সমস্যা হতে পারে এবং পেট খারাপ হতে পারে। আপনি যদি এতা অভ্যস্ত না হন তবে বড় হোটেলগুলিতে থাকা এবং ভাল রেস্তোরাঁয় খাওয়ার কথা বিবেচনা করা উচিত। আপনার খাবারের সাথে সরবরাহকৃত সবুজ সালাদ কখনই খাবেন না কারণ আপনি বুঝতে পারবেন না এটি জীবাণুমুক্ত জলে ধুয়েছে কিনা। শহরের মাত্র কয়েকটি রেস্তোরাঁ সালাদ ধোয়ার জন্য জীবাণুমুক্ত জল ব্যবহার করে এবং অন্যথায় এটি বিস্ফোরক ডায়রিয়ার একটি রেসিপি হতে পারে। | সময়সূচী=১০:০০ থেকে ২২:০০ মূল্য= | বিবরণ=খাদ্য ও পানীয় ক্যাফে | নাম=জামান হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী মূল্য=৪০ থেকে শুরু | বিবরণ=চট্টগ্রামে জামানের ১৩টি হোটেল রয়েছে। এদের মেনুতে কোনো বিদেশি খাবার নেই এবং এটি মধ্যবিত্ত বাংলাদেশি রেস্তোরাঁর শীর্ষে রয়েছে। জায়গাটা পরিষ্কার, খাবার মানসম্মত, এবং সেবা ভালো। আপনি মেনুতে উদ্ধৃতিতে বিজ্ঞতা চিন্তা করতে পারেন রান্না এড়াতে মানসম্পন্ন খাবার সহ সুপার ডিস্কের জন্য অনুগ্রহ করে কার পরিবারের সাথে জামান হোটেলে আসুন।" একই ব্লকে একই নামের দুটি রেস্তোরাঁ রয়েছে এটি সবচেয়ে দক্ষিণে, ছাদে বিশাল নিয়ন চিহ্ন সহ। | নাম=ইম্পালা চাইনিজ এন্ড সাউথ ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=ইম্পালা চাইনিজ এন্ড সাউথ ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=লিটল এশিয়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=সাংরি-লা চাইনিজ রেস্তোরাঁ অন্য=সাংরি-লা ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=স্মার্ট শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। | নাম=সিলভার স্পুন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=কারাওকে কর্নার সহ শহরের বৃহত্তম এবং সর্বশেষ আন্তর্জাতিক মানের রেস্তোরাঁ যেখানে ২ তলা জুড়ে ৫০০ জন লোকের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশি খাবারের পাশাপাশি মহাদেশীয়, ভারতীয়, থাই, চাইনিজ, ইন্দোনেশিয় খাবারের বিশাল মেনু রয়েছে। সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং টিপটপ। | বিবরণ=নৈমিত্তিক, ছোট ক্যাফেতে অফার করা পাস্তা, পিৎজা এবং নাচোর মতো আইটেম সহ গ্লোব-স্প্যানিং মেনু। | বিবরণ=আন্তর্জাতিক মানের বুফে সহ দীর্ঘ মেনু রয়েছে। | বিবরণ=এটি বাংলাদেশি এবং ভারতীয় খাবারের সাথে একটি উৎকৃষ্ট পরিবেশ প্রদান করে। | সময়সূচী=১১:০০-২৩:০০ মূল্য=২৩০-৫০০ টাকা প্রতি মাঝারি পিজ্জা | নাম=মেরিডিয়ান হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট অন্য=মেরিডিয়ান ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=মেরিডিয়ানে প্রায় ৩৫০ টাকায় একটি চমৎকার লাঞ্চ বুফে রয়েছে। | নাম=সুগারবান (ওয়েল ফুড অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=একই নামের আন্তর্জাতিক চেইন ফাস্ট ফুডের জায়গা। ফাস্ট ফুড ফরম্যাটে এশিয় স্বাদের পিৎজা, বার্গার, ফ্রাই এবং বিভিন্ন ধরনের খাবার সরবরাহ করে। কফি, কেক, রুটি এবং অন্যান্য স্ন্যাকসও বিক্রি করে। | বিবরণ=ইনস্পায়ার ব্র্যান্ডের মালিকানাধীন আমেরিকান বহুজাতিক চেইন এবং আইসক্রিম এবং কেক বিশেষ দোকানে রেস্তোঁরা। | বিবরণ=ইনস্পায়ার ব্র্যান্ডের মালিকানাধীন আমেরিকান বহুজাতিক চেইন এবং আইসক্রিম এবং কেক বিশেষ দোকানে রেস্তোঁরা। চট্টগ্রামে চায়ের এবং কফির দোকানগুলি বেশিরভাগই মানসম্মত এবং চেইন রেঁস্তোরা আধীন। সবচেয়ে সাধারণ কফি হাউস হল রিও কফি যা শহর জুড়ে একাধিক স্থানে পাওয়া যায়, বিশেষ করে নেভাল এভিনিউ, জিইসি মোড়ের মতো স্থানে। এছাড়াও শহরের বিভিন্ন মোড়ে রয়েছে ছোট-ছোট চায়ের দোকান যেগুলোকে টং বলে হয়ে থাকে। | নাম=রিও কফি (আগ্রাবাদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=রিও কফি (খুলশী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=রিও কফি (জিইসি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=রিও কফি (সিআরবি অন্য ইউআরএল ইমেইল= বাংলাদেশি বারের খাবার, হুক্কা, এবং লাউঞ্জ অভিজ্ঞতা আশ্চর্যজনক। এই দুটি স্থানে তরুণ বৃদ্ধের ভিড় খুবই প্রচলিত দৃশ্য। আপনি যদি কোন বারে যেতে চান তবে আপনি সদরঘাটের হোটেল শাহজাহানে যেতে পারেন, যেটি একটি সুসজ্জিত বার, অথবা বিআরটিসি বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন বিদেশী লিকারের একটি বারও রয়েছে, যেটি রেলওয়ে মেন্স ষ্টোর্স লিমিটেড রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার নামে পরিচিত। এখানে স্থানীয় মদ থেকে শুরু করে চোরাচালান করা বিয়ার এবং নকল ব্র্যান্ডের অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় কেনা সম্ভব। সরকারি লাইসেন্সকৃত দোকানে স্থানীয় মদ বৈধভাবে পাওয়া যায়। যার একটি রয়েছে শেখ মুজিব সড়কে। যেটি "সিমেনস" শোরুম থেকে অল্প দূরে একটি গলির মধ্যে রয়েছে। খুলশী ও অন্যান্য এলাকার অবৈধ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নকল ব্র্যান্ডের মদ পাওয়া যায়। কিন্তু সতর্ক থাকুন: ভেজাল মদের সেবনে মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে এবং মাথাব্যথা ও অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে কখনও কখনও চোরাচালান মদ পাওয়া যায়। | নাম=আইলস বার (পেনিনসুলা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী=শনি থেকে বৃহ ১১:০০ ১২:০০ মূল্য= | নাম=বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন বার অন্য=বিপিসি বার ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বৈকাল লাউঞ্জ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=রেডিসন ব্লু চিটাগাং বে ভিউ উইকিউপাত্ত=Q31723903 | বিবরণ=একটি ৫-তারকা বাণিজ্যিক হোটেল | নাম=দি রেলওয়ে মেন্স ষ্টোর্স লিমিটেড রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড বার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=হোটেল শাহজাহান অন্য ইউআরএল ইমেইল= বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী প্রকাশ্যে ধুমপানে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও অন্যান্য শহরের মতো চটতগ্রামেও তা কার্যকর নয়। বর্তমানে বাংলাদেশে তামাকের উপর প্রচুর কর আরোপ করার কারণে তামাকজাত পন্যের জন্য উচ্চমূল্য প্রদান করতে হয়। চট্টগ্রামে কোন শুল্কমুক্ত তামাকে দোকান নেই। নির্দিষ্ট কিছু সংরক্ষিত স্থান ব্যতীত প্রায় সবখানেই তামাকের দোকান দেখা যায়। আইনি ধূমপানের বয়স ১৮ হলেও সিগারেট বিক্রির দোকানগুলি আপনার বয়স জানতে চাইবে না। {{sleeppricerange|৳৫,০০০-এর নিচে|৳৫,০০০-১০,০০০|৳১০,০০০ এবং তার উপরে}} | বিবরণ=বিদ্যমান বিছানা ব্যবহার করার সময় ৫ বছরের কম বয়সী শিশু বিনামূল্যে থাকতে পারে। আতরিক্ত শিশুর জন্য US$১৫/রাত্রি চার্জ করা হয়। একটি রুমে একটি অতিরিক্ত বিছানা বা শিশুদের খাট রয়েছে। পোষা প্রাণী অনুমোদিত নয়। | বিবরণ=৩ তারকা আন্তর্জাতিক হোটেল | বিবরণ=৪-তারকা হোটেল। রুফ টপ রেস্টুরেন্টে। | উইকিপিডিয়া=রেডিসন ব্লু হোটেল, চট্টগ্রাম উইকিউপাত্ত=Q31723903 | বিবরণ=বিলাসবহুল ৫ তারকা হোটেল। অনলাইন বুকিং উপলব্ধ। | বিবরণ=বিলাসবহুল ৪ তারকা হোটেল। অনলাইন বুকিং উপলব্ধ। বিবরণ=বিলাসবহুল ৪ তারকা হোটেল। রেস্টুরেন্ট এবং একটি সুইমিং পুল রয়েছে। অনলাইন বুকিং উপলব্ধ। | আগমন প্রস্থান মূল্য= ৩৫০০-৪০০০ | বিবরণ=ঘরোয়া পরিবেশে সম্পূর্ণ-সজ্জিত অ্যাপার্টমেন্ট। বেশিরভাগ হোটেল ওয়াই-ফাই ব্যবহারের জন্য আলাদা ফি নেয়। ইন্টারনেট ক্যাফেগুলি স্টেশন সড়ক, জুবিলী সড়ক, জিইসি মোড় এবং আগ্রাবাদের আশেপাশে পাওয়া যাবে। খরচ প্রায় ৳৪০-৬০/ঘন্টা। | বিবরণ=বাংলাদেশের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের একটি অধিদপ্তর। বাংলাদেশের জন্য দেশের কোড হল ৮৮০ । চট্টগ্রামের জন্য একটি কল করতে ৩১ যোগ করুন। | উইকিপিডিয়া=বাংলাদেশ ডাক বিভাগ উইকিউপাত্ত=Q4375396 | নাম=ডিএইচএল এক্সপ্রেস সার্ভিস পয়েন্ট (দামপাড়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=ডিএইচএল এক্সপ্রেস সার্ভিস পয়েন্ট (মুরাদপুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= এখানে চট্টগ্রামের জরুরি যোগাযোগের নম্বর রয়েছে | উইকিপিডিয়া=ইমপেরিয়াল হাসপাতাল লিমিটেড উইকিউপাত্ত=Q66819411 | উইকিপিডিয়া=চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল মেডিকেল কলেজ উইকিউপাত্ত=Q5105410 | উইকিপিডিয়া=চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ উইকিউপাত্ত=Q5102401 | নাম=চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতল লিমিটেড অন্য ইউআরএল ইমেইল= স্ট্যান্ড-অলোন বারে ধূমপান অনুমোদিত। তবে জনসমাগমস্থলে ধূমপানের আইনগত নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সেই আইনের প্রয়োগ দেখা যায় না। যদিও, এমন কিছু এলাকা রয়েছে যেগুলি ধূমপানমুক্ত কিন্তু ধূমপান এলাকার খুব কাছাকাছি হতে পারে। নাইটক্লাব এবং লাউঞ্জ ধূমপানের অনুমতি দিতে পারে যদি তারা খাবার পরিবেশন না করে। অন্য সব স্বতন্ত্র রেস্তোরাঁ, বার, দোকানে ধূমপান নিষিদ্ধ। বিমানবন্দরে ধূমপানের জন্য নির্দিষ্ট স্থান রয়েছে। পররাষ্ট্র মিশন এবং হাই কমিশন পার্বত্য চট্টগ্রাম চট্টগ্রাম বিভাগের এই এলাকা পাহাড় ও উপত্যকায় পূর্ণ বলে এর নামকরণ হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম। রাঙ্গামাটি চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলের একটি জনপ্রিয় শহর কক্সবাজার বিশ্বের দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্র সৈকত চট্টগ্রাম জেলা বাংলাদেশ]]ের একটি জেলা। এটি চট্টগ্রাম বিভাগ এর অন্তর্গত। শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর। এখানে কলকাতা কুয়ালালামপুর দুবাই ব্যাংকক মাস্কাট আবুধাবি শারজাহ এবং কুয়েত থেকে আসার ব্যবস্থা রয়েছে। অন্তর্দেশীয় সেবার মধ্যে ঢাকা]]র সঙ্গে বিভিন্ন দৈনিক ফ্লাইট অন্তর্ভুক্ত। চট্টগ্রাম জেলার ঐতিহাসিক এবং দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছেঃ বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকো-পার্ক, সীতাকুণ্ড]] * হলুদিয়া প্রান্তিক লেক (সাতকানিয়া) * বেতাগী পাল আমলের বুদ্ধমূর্তি (রাঙ্গুনিয়া) * মুসা খাঁ মসজিদ (১৬৫৮) * কদম মোবারক মসজিদ (১৭১৯) * আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ * ওয়ালি খাঁ মসজিদ (১৭৯০) * হযরত শাহ আমানত (রহ মাজার * বার আউলিয়ার মাজার (সীতাকুণ্ড) * করইয়ানগর ও সোনাকানিয়া বৌদ্ধবিহার * ভুদ ভুদ ছড়া (পটিয়া) * কুরা কাঠুনি মসজিদ (হরিণখাইন, পটিয়া) চট্টগ্রাম শহরের যেকোনো রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারবেন। চট্টগ্রাম শহরের যেকোনো হোটেলে রাত্রিযাপন করতে পারবেন। চট্টগ্রাম মহানগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দূরত্ব প্রায় ২৩ কিলোমিটার এবং রাউজান উপজেলা সদর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১২ কিলোমিটার। * রুট ১: চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই বাস যোগে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া যায়। রাউজান উপজেলার পাহাড়তলী এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন বেশ কিছু সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। তবে চাইলে চট্টগ্রাম শহরে এসেও ভালোমানের হোটেলে থাকতে পারবেন। পাহাড়তলী এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে ৩টি ক্যান্টিন রয়েছে। এর মাঝে দুটি ক্যান্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গেইট থেকে ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে প্রবেশপথে গোলচত্তরের পাশে অবস্থিত এবং অপরটি পুরকৌশল ভবনের পেছনে অবস্থিত। নির্দেশক| ধরন city| নাম চট্টগ্রাম অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q376749}} নির্দেশক| ধরন city| নাম বান্দরবান অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q806261}} নির্দেশক| ধরন city| নাম কুমিল্লা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1006296}} নির্দেশক| ধরন city| নাম কক্সবাজার অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q949746}} নির্দেশক| ধরন city| নাম রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1248027}} নির্দেশক| ধরন city| নাম খাগড়াছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1740472}} নির্দেশক| নাম মহেশখালী দ্বীপ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3349629}} নির্দেশক| নাম নিঝুম দ্বীপ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3350292}} নির্দেশক| নাম সেন্টমার্টিন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q254495}} নির্দেশক| নাম শাহপরীর দ্বীপ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q7489302}} সড়ক পথে ঢাকা হতে চট্টগ্রামের দূরত্ব ২৬৪ কিলোমিটার এবং রেল পথে কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩৪৬ কিলোমিটার। * সোহাগ পরিবহন: ☎ ০২-৯৩৩১৬০০ (ফকিরাপুল ৯১৩২৩৬০ (কমলাপুর ৯১৩২৩৬০ (কল্যাণপুর ৭১০০৪২২ (আরমবাগ); * গ্রীন লাইন পরিবহন: ☎ ০২-৭১৯১৯০০ (ফকিরাপুল ০১৭৩০-০৬০০৮০ (কল্যাণপুর); * হানিফ এণ্টারপ্রাইজ: মোবাইল ০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর)। * ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১,০৫০ রেগুলার) ও ১,২৫০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৪৫০ হতে ৭৫০/-। চট্টগ্রাম মহানগরীর অক্সিজেন মোড় থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দূরত্ব ১২ কিলোমিটার। * রুট ১: চট্টগ্রাম নগরীর নিউ মার্কেট মোড় থেকে হাটহাজারীগামী দ্রুতযান স্পেশাল সার্ভিস বাসে করে সরাসরি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় যাওয়া যায়। এই বাস-গুলো নিউমার্কেট টাইগারপাস মোড় জিইসি ২ নং গেইট অক্সিজেন বায়েজিদ রোড় হয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অতিক্রম করে। * রুট ২: নিউমার্কেট মোড় থেকে ৩ নাম্বার বাস যোগে নিউ মার্কেট কাজীর দেউড়ী মেহেদী বাগ প্রবর্তক মোড় পাঁচলাইশ মুরাদপুর অক্সিজেন মোড় যায়। অক্সিজেন মোড় যাওয়ার পর বিকল্প গাড়ীর সাহায্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় যাওয়া যায়। * রুট ৩: চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন মোড় এলাকা থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় যাওয়া যায়। এছাড়াও আরও বিভিন্ন রুটে বাস/সিএনজি চালিত যানবাহন যোগে বিশ্ববিদ্যালয় যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম শহরের চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন (বটতলি রেলওয়ে স্টেশন নামেও পরিচিত) অথবা ষোলশহর রেলওয়ে স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়গামী শাটল ট্রেনে বিনামূল্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া যায়। ট্রেনগুলো বটতলি রেলওয়ে স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রেলওয়ে স্টেশন এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রেলওয়ে স্টেশন থেকে বটতলি রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত নির্ধারিত সময়সূচী অনুযায়ী যাতায়াত করে। সবুজ পাহাড়ে ঘেরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস যেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব লীলাভূমি। শহরের কোলাহল আর যান্ত্রিকতা থেকে দূরে অবস্থিত আয়তনের দিক থেকে দেশের সবচেয়ে বড় এ ক্যাম্পাস যেন প্রকৃতির কোলে গড়ে উঠা এক অপরূপ ও অনন্য নৈস্বর্গ। দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের সবচেয়ে বড় এ বিদ্যাপীঠ যেন প্রকৃতি আর মানব প্রাণের মেলবন্ধন। সবুজ বৃক্ষসারির উপর উড়ন্ত বিচিত্র রঙের হরেক রকম পাখি, সবুজ পাহাড়ের কোলে থাকা হরিণ, অজগর কিংবা বিচিত্র আর দুর্লভ প্রাণীর জীবন্ত জাদুঘর চবি ক্যাম্পাস। ঝুলন্ত সেতু, ঝর্ণাধারা, উদ্ভিদ উদ্যান, জাদুঘর, রহস্যময় চালন্দা গিরিপথ এবং সুবিশাল মাঠ এ সবকিছুই উপভোগ চবি ক্যাম্পাসে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম শহরের অতি নিকটে হওয়ায় শহরের যে কোন মানের হোটেলে রাত্রি যাপন করা সম্ভব। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যে কোন রেস্তোরাঁয় সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ভাতঘর, ঢাকা হোটেল, মওয়ের দোকান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার উল্লেখযোগ্য কিছু রেস্তোরাঁ। এছাড়া চট্টগ্রাম শহরে এসেও খাওয়া দাওয়া করতে পারেন। কথিত আছে চন্দন কাঠ থেকে চন্দনাইশ নামকরণ হয়েছে। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী চন্দনাইশ উপজেলার জনসংখ্যা ১,৯২,৬০০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৯৮,২৭০ জন এবং মহিলা ৯৪,৩৩০ জন। এ উপজেলার ৮৪% মুসলিম, ১৩% হিন্দু এবং ৩% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে যে কোন বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে চন্দনাইশ উপজেলায় যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম নগরীর বটতলী অথবা ষোলশহর রেলস্টেশন থেকে দোহাজারীগামী রেলযোগেও চন্দনাইশ উপজেলায় যেতে পারেন। বেগম গুলচেমনারা ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি লেক ও বিজিসি বিদ্যানগর এলাকা চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক সংলগ্ন কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়নে অবস্থিত। বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে বাসযোগে সরাসরি বটতলী যাওয়া যায়। এছাড়া সল্প সময়ে ব্যক্তিগত গাড়ি, অটোরিক্সা, টেম্পু ইত্যাদি যানবাহন যোগেও সহজে যাতায়াত করা যায়। কাঞ্চনাবাদ চা বাগান চট্টগ্রাম থেকে বাসযোগে কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ নেমে সিএনজি/রিকশাযোগে এ চা বাগানে যাওয়া যায়। সাঙ্গু নদী চন্দনাইশ থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার, চন্দনাইশ থেকে বাস অথবা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। হযরত ভূঁই খাজা (রহ জামে মসজিদ চন্দনাইশ থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার, চন্দনাইশ থেকে রিক্সা অথবা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। কাঞ্চননগর পেয়ারা বাগান চন্দনাইশ থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার, চন্দনাইশ থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। বাগিচাহাট কদম রসূল (দ শরীফ চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে চন্দনাইশ বাগিচাহাটস্থ খাঁন শাহী জামে মসজিদের ভিতরে কদম রাসূল (দ অবস্থিত। চন্দনাইশ থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার, চন্দনাইশ থেকে বাস অথবা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়াও এ উপজেলার অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে: * শাহ মাহছুম ফকিরের মাজার শরীফের পুকুরের গদালী * বুড়ি কালি মন্দির, বরমা চন্দনাইশ ও দোহাজারী পৌরসভা এলাকার যে কোন হোটেলে সুলভ মূল্যে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। চন্দনাইশ ও দোহাজারী পৌরসভা এলাকার যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারেন। চন্দ্রনাথ পাহাড় বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত সীতাকুণ্ড উপজেলার পাহাড়বিশেষ। সীতাকুণ্ড অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি। এলাকাটি শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বড় তীর্থস্থানই নয়; বরং খুব ভালো ভ্রমণের স্থান হিসেবেও স্বীকৃত। সীতাকুণ্ডের পূর্বদিকে চন্দ্রনাথ পাহাড়। আর পশ্চিমদিকে সুবিশাল সমুদ্র। চন্দ্রনাথ পাহাড়ের শ্রেণিভূক্ত ছোট পাহাড়গুলো ব্যাসকুণ্ড থেকে শুরু হয়েছে। পাহাড়ে যাবার পথে বেশকিছু হিন্দুধর্মীয় স্থাপনা রয়েছে। চন্দ্রনাথ মন্দিরসহ আরও রয়েছে বড়বাজার পূজামণ্ডপ, ক্রমধেশ্বরী কালী মন্দির, ভোলানন্দগিরি সেবাশ্রম, কাছারীবাড়ী, শনি ঠাকুর বাড়ী, প্রেমতলা, শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রাহ্মচারী সেবাশ্রম, শ্রী রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম, গিরিশ ধর্মশালা, দোল চত্বর, এন,জি,সাহা তীর্থযাত্রী নিবাস, তীর্থ গুরু মোহন্ত আস্তানা, বিবেকানন্দ স্মৃতি পঞ্চবটি, জগন্নাথ আশ্রম, শ্রীকৃষ্ণ মন্দির, মহাশ্মশানভবানী মন্দির, স্বয়ম্ভুনাথ মন্দিগয়াক্ষেত্, জগন্নাথ মন্দির, বিরুপাক্ষ মন্দির, পাতালপুরী, অন্নপূর্ণা মন্দির ইত্যাদি। পুরো এলাকাটি বিভিন্ন ধরনের গাছ, বনফুল, গুল্মলতায় পরিপূর্ণ। ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা সফরের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে বিবেচিত। পেয়ারা, সুপারি, আমগাছসহ বিভিন্ন ফলের বাগান দেখা যায়। কিছুসংখ্যক নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর মানুষের বসবাস রয়েছে এখানে। ত্রিপুরাদের নিজস্ব কিছু গ্রাম রয়েছে। পাহাড়ের গভীরে জুমক্ষেতের মাধ্যমে ফসল চাষাবাদ করা হয়। এছাড়াও, বাণিজ্যিকভাবে ফুলের বাগানের চাষ করা হয়। সীতাকুণ্ড বাজার থেকে ৪ কি.মি. দূরে চন্দ্রনাথ পাহাড় অবস্থিত। এখানে পায়ে হেঁটে অথবা রিক্সায় চড়ে যাওয়া যাবে। চট্টগ্রাম শহর থেকে পারিবারিক ভাবে সিএনজি অটো রিক্সাতে করে ঘুরে আসা যাবে। পাবলিক বাসে যেতে চাইলে নগরির অলংকার কিংবা এ কে খান মোড় থেকে বাসে উঠতে হবে, ভাড়া ২০ টাকা প্রতি জন। এলাকায় অনেকগুলো ঝর্ণা আছে। তবে পাহাড়ে যাবার পথে একটিমাত্র ঝর্ণা দেখা যায়। পাহাড়ে উঠার জন্য দুটি পথ রয়েছে। ডানদিকের রাস্তাটি পুরোটাই সিঁড়ি দিয়ে আর বামদিকেরটি পুরোটাই পাহাড়ি পথ। কিছু ভাঙ্গা সিঁড়ি আছে। তন্মধ্যে, বামদিকেরটি দিয়ে উঠা সহজ; ডানদিকেরটি দিয়ে নামা সহজ। সীতা মন্দিরের কাছে একটি ঝর্ণা আছে যা শুকিয়ে গেছে। অন্যান্য ঝর্ণা গভীর বনে রয়েছে। বর্ষাকালে পাহাড়কে পরিপূর্ণ যৌবনা মনে হবে। তবে, বর্ষায় পাহাড়ে উঠা বেশ বিপজ্জ্বনক। এই উপরে অবস্থিত চন্দ্রনাথ মন্দির অন্যতম বিখ্যাত শক্তিপীঠ। সাংবার্ষিক ফাল্গুন মাসে (ফেব্রুয়ারি-মার্চ) শিবচতুর্দশী মেলা হয় যা বেশ বড় ধরনের মেলা। দেশ-বিদেশের অগণিত সাধু-সন্ন্যাসী, ধর্ম পথিকের আগমণ ঘটে। তখন এলাকাটি জনাকীর্ণ আকার ধারণ করে। থাকার জন্য চট্টগ্রাম এসে থাকতে হবে। # হোটেল প‌্যারামাউন্ট, স্টেশন রোড, চট্টগ্রাম নুতন ট্রেন স্টেশনের ঠিক বিপরীতে। ভাড়া নান এসি সিঙ্গেল ৮০০ টাকা, ডাবল ১৩০০ টাকা, এসি ১৪০০ টাকা ও ১৮০০ টাকা। ০৩১-২৮৫৬৭৭১, ০১৭১-৩২৪৮৭৫৪ # হোটেল সাফিনা, এনায়েত বাজার, চট্টগ্রাম একটি পারিবারিক পরিবেশের মাঝারি মানের হোটেল। ছাদের ওপর একটি সুন্দর রেস্তোরাঁ আছে। ভাড়া ৭০০ টাকা থেকে শুরু। ০৩১-০৬১৪০০৪ ব্যাসকুণ্ডের পাশে বিশাল মাঠ আছে। গাড়ি রাখা, রান্না করাসহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। খাবার, পানির সুব্যবস্থা নেই। নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করতে হয়। চন্দ্রনাথ মন্দির যা এই পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত চন্দ্রনাথ মন্দির বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত সীতাকুণ্ড উপজেলায় অবস্থিত। সীতাকুণ্ড বাজার থেকে ৪ কিলোমিটার পূর্বে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের উপরে এর অবস্থান। পায়ে হেঁটে অথবা রিক্সায় চড়ে চন্দ্রনাথ মন্দিরে যাওয়া যায়। মন্দিরে যাবার পথে একটিমাত্র ঝর্ণা দেখা যায়। চন্দ্রনাথ পাহাড়ে উঠার জন্য দুটি পথ রয়েছে। ডানদিকের রাস্তাটি পুরোটাই সিঁড়ি দিয়ে আর বামদিকেরটি পুরোটাই পাহাড়ি পথ। কিছু ভাঙ্গা সিঁড়ি আছে। তন্মধ্যে, বামদিকেরটি দিয়ে উঠা সহজ; ডানদিকেরটি দিয়ে নামা সহজ। বাংলাদেশের সীতাকুণ্ডের নিকটে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের উপরে অবস্থিত চন্দ্রনাথ মন্দির অন্যতম বিখ্যাত শক্তিপীঠ। সীতাকুণ্ডের পূর্বদিকে চন্দ্রনাথ পাহাড়। সীতাকুণ্ড অপরূপ প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয্যের লীলাভূমি। এ এলাকাকে হিন্দুদের বড় তীর্থস্থান বলাই ভালো। এখানে হিন্দু পবিত্র গ্রন্থসমূহ অনুসারে সতী দেবীর দক্ষিণ হস্ত পতিত হয়েছিল। সীতাকুণ্ডের চন্দ্রনাথ মন্দির তীর্থযাত্রীদের জন্য এক পবিত্র স্থান। এর পুরনো নাম ছিলো "সীতার কুণ্ড মন্দির"। সীতা মন্দিরের কাছে একটি ঝর্ণা আছে যা শুকিয়ে গেছে। সীতাকুণ্ড বাজার থেকে ৪ কি.মি. দূরে চন্দ্রনাথ পাহাড় অবস্থিত। এখানে পায়ে হেঁটে অথবা রিক্সায় চড়ে যাওয়া যাবে। চট্টগ্রাম শহর থেকে পারিবারিক ভাবে সিএনজি অটো রিক্সাতে করে ঘুরে আসা যাবে। পাবলিক বাসে যেতে চাইলে নগরির অলংকার কিংবা এ কে খান মোড় থেকে বাসে উঠতে হবে, ভাড়া ২০ টাকা প্রতি জন। এখানের সর্বোচ্চ পাহাড় চুড়ায় অবস্থিত চন্দ্রনাথ মন্দির। আরও রয়েছে বড়বাজার পূজামণ্ডপ, ক্রমধেশ্বরী কালী মন্দির, ভোলানন্দগিরি সেবাশ্রম,উত্তর বারৈই পাড়া পূজামন্ডপ, কাছারীবাড়ী, শনি ঠাকুর বাড়ী, প্রেমতলা, শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রাহ্মচারী সেবাশ্রম, শ্রী রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম, গিরিশ ধর্মশালা, দোল চত্বর, এন,জি,সাহা তীর্থযাত্রী নিবাস, তীর্থ গুরু মোহন্ত আস্তানা, বিবেকানন্দ স্মৃতি পঞ্চবটি, জগন্নাথ আশ্রম, শ্রীকৃষ্ণ মন্দির, মহাশ্মশানভবানী মন্দির, স্বয়ম্ভুনাথ মন্দিগয়াক্ষেত্, জগন্নাথ মন্দির, বিরুপাক্ষ মন্দির, পাতালপুরী, অন্নপূর্ণা মন্দির ইত্যাদি। শিবরাত্রি তথা শিবচর্তুদশী তিথিতে বিশেষ পূজা হয়; এই পূজাকে কেন্দ্র করে সীতাকুণ্ডে বিশাল মেলা হয়। সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ পাহাড় এলাকায় বসবাসকারী হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা সাংবার্ষিক ফাল্গুন মাসে (ফেব্রুয়ারি-মার্চ) বড় ধরনের একটি মেলার আয়োজন করে থাকে। মেলাটি শিবচতুর্দশীর মেলা নামে পরিচিত যা বেশ বড় ধরনের মেলা। এই মেলায় বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য সাধু-সন্ন্যাসী ও পুণ্যার্থী নারী-পুরুষ যোগদান করেন। তখন এলাকাটি জনাকীর্ণ আকার ধারণ করে। থাকার জন্য চট্টগ্রাম এসে থাকতে হবে। # হোটেল প‌্যারামাউন্ট, স্টেশন রোড, চট্টগ্রাম নুতন ট্রেন স্টেশনের ঠিক বিপরীতে। ভাড়া নান এসি সিঙ্গেল ৮০০ টাকা, ডাবল ১৩০০ টাকা, এসি ১৪০০ টাকা ও ১৮০০ টাকা। ০৩১-২৮৫৬৭৭১, ০১৭১-৩২৪৮৭৫৪ # হোটেল সাফিনা, এনায়েত বাজার, চট্টগ্রাম একটি পারিবারিক পরিবেশের মাঝারি মানের হোটেল। ছাদের ওপর একটি সুন্দর রেস্তোরাঁ আছে। ভাড়া ৭০০ টাকা থেকে শুরু। ০৩১-০৬১৪০০৪ চন্দ্রনাথ পাহাড়ের শ্রেণিভূক্ত ছোট পাহাড়গুলো ব্যাসকুণ্ড থেকে শুরু হয়েছে। ব্যাসকুণ্ডের পাশে বিশাল মাঠ আছে। গাড়ি রাখা, রান্না করাসহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। খাবার, পানির সুব্যবস্থা নেই। নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করতে হয়। চন্দ্রমহল ইকো পার্ক বাংলাদেশের পীর আউলিয়ার নগরী হিসেবে পরিচিত খুলনা বিভাগের বাগেরহাট জেলার রণজিতপুর এলাকায় অবস্থিত। হাইওয়েতে বিশাল বড় করে লেখা রয়েছে স্বাগতম চন্দ্রমহল ইকো পার্ক। এখান থেকে আরও ভিতরে দেড় কিলোমিটার হাঁটতে হবে। প্রবেশমুখের রাস্তা তেমন ভালো নয়। বৃষ্টিতে অনেক খানা-খন্দে পরিণত হয়েছে। সাধারণ অনাড়ম্বর গেট অতিক্রম করে ভিতরে প্রবেশ করেই আশ্চর্য হয়ে যেতে পারেন যে-কেউ। হতবিহ্বল হয়ে যেতে হবে দর্শনার্থীদের প্রত্যেককেই। যতোই সামনে যাবেন কেউ, ততোই বিস্মিত হতে হবে। বাংলাদেশের সংস্কৃতি থেকে শুরু করে বাগেরহাটের দর্শনীয় স্থানের রেপ্লিকা সাজানো রয়েছে। বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বদের জীবন-বৃত্তান্তের স্লেট, রেপ্লিকা থরে থরে তৈরি করা হয়েছে। বাচ্চাদের জন্য ভিতরে চিল্ড্রেন’স পার্ক আর্ট গ্যালারি মিউজিয়াম, ছোট্ট অথচ সুন্দর মনোরম চিড়িয়াখানা, ছিমছাম পরিবেশ বিদ্যমান। বিদেশি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুর রয়েছে যাতে রাতের বেলা কোন অযাচিত ব্যক্তি ভিতরে পা ফেলার সাহস না করে। চমৎকার পিকনিক স্পট রয়েছে। এরপরেই রয়েছে দূর্দান্ত ও দৃষ্টিনন্দন নারিকেল বাগান। পাশেই ছোট ছোট পুকুরের ন্যায় জলাধার। চন্দ্রমহলকে ঘিরে তৈরি করা হয়েছে পরিখা। এগুলো প্রাচীনকালের রাজমহলগুলোর ন্যায়। ভিতরে কারুকাজ করা বিছানা, বিভিন্ন দেশের ডাকটিকিট, মুদ্রা, প্রাচীনযুগের কলের গানসহ দোতলার উপরের সিলিং থেকে ঝুলন্ত কারুকাজকৃত ঝাড়ের দৃষ্টিনান্দনিকতা নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য। আর একটি আকর্ষণীয় জিনিস হলো পানির নিচের সুরঙ্গ পথ। ছোট ছোট গ্লাস দিয়ে বেষ্টিত এ পথ। এপাশ থেকে ওপাশে বেড়িয়ে আসার সময় মনে হবে যেন মোঘল আমলের কোন সুরঙ্গ পার হয়ে আসা হয়েছে। মংলা থেকে প্রায় দেড় ঘন্টার রাস্তা। আবার, ঢাকা-মংলা বাসে করেও সরাসরি এখানে আসা যায়। রাতে অবস্থানের জন্য আবাসিক হোটেল রয়েছে। অথবা, সরকারি ডাকবাংলোতে থাকা যায়। তবে সেক্ষেত্রে পূর্ব অনুমতি নেয়া প্রয়োজন। শুরুর দিকে প্রবেশ মূল্য ছিল না। বর্তমানে প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা দিতে হয়। চাঁদপুর বাংলাদেশর অন্যতম নদী বন্দর ও বানিজ্যিক শহর। শহরটিকে দু-ভাগ করে মধ্যদিয়ে প্রবাহিত হয়েছে ডাকাতিয়া নদী। চাঁদপুরে রেল, নৌ ও সড়ক পথে যাতায়াত ব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে চাঁদপুরের উদ্দেশ্য যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলোর মধ্যে পদ্ম এক্সপ্রেস ও মতলব এক্সপ্রেস অন্যতম। চাঁদপুরে কোনো বিমান বন্দর না থাকায় আকাশ পথে বিমানে যাওয়ার ব্যবস্থা নেই। তবে বেসরকারিভাবে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকা থেকে চাঁদপুরে যাওয়ায়। এক্ষেত্রে হেলিপ্যাডের আলাদা কোনো ব্যবস্থা না থাকায় সাধারণত চাঁদপুর স্টেডিয়ামে হেলিকপ্টার অবতরণ করে। *নোয়াগাঁও ঐতিহাসিক বড় বাড়ি জামে মসজিদ *উজানীতে বেহুলার পাটা, উজানী, কচুয়া *রূপসা জমিদার বাড়ী, রূপসা, ফরিদগঞ্জ *হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ, হাজীগঞ্জ *হযরত মাদ্দাখাঁ (রঃ) মসজিদ ও মাজার শরীফ, আলীগঞ্জ, হাজীগঞ্জ *নাসিরকোর্ট শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সমাধী স্থল, নাসিরকোর্ট, হাজীগঞ্জ *নাগরাজাদের বাড়ি, মঠ ও দিঘী, কাশিমপুর, মতলব উত্তর *তিন গম্বুজ মসজিদ ও প্রাচীন কবর, ভিঙ্গুলিয়া, হাইমচর, চাঁদপুর চাঁদপুরে থাকার জন্য ছোট ও ২ তারকা মানের ভালো হোটেল আছে। # ভাই ভাই আবাসিক হোটেল; ঠিকানাঃ তালতলী বাসস্টেশন, চাঁদপুর # হোটেল সকিনা ঠিকানাঃ নতুন বাজার, চাঁদপুর # হোটেল অতিথি ঠিকানাঃ ম্যাটারনিটি রোড, চাঁদপুর # গাজি হোটেল:(২ তারকা হাজী মহসিন রোড,চাঁদপুর সদর। # হোটেল গ্রান্ড হিলসা:(২ তারকা প্রেসক্লাবের পাশে, রোটারি ভবন,চাঁদপুর সদর,চাঁদপুর।। # ডাক বাংলো স্যান্ড রোড, চাঁদপুর সদর,চাঁদপুর।। # সার্কিট হাউজ: ষোল ঘড়, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের পাশে। চাঁদপুর সদর,চাঁদপুর।। এ ছাড়াও চাঁদপুর শহরে আরও কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে।। পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মিলনস্হলে এ জেলা অবস্থিত। চাঁদপুরের মানুষ আতিথেয়তার জন্য বিখ্যাত। ইলিশ মাছের অন্যতম প্রজনন অঞ্চল হিসেবে চাঁদপুরকে "ইলিশের বাড়ি নামে ডাকা হয়। ১৯৮৪ সালের আগ পর্যন্ত এটি বৃহত্তর কুমিল্লার একটি অংশ ছিল। চাঁদপুর জেলার উত্তরে মুন্সিগঞ্জ ও কুমিল্লা জেলা, দক্ষিণে নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও বরিশাল জেলা পূর্বে কুমিল্লা জেলা এবং পশ্চিমে মেঘনা নদী, শরিয়তপুর ও মুন্সিগঞ্জ জেলা অবস্থিত। চাঁদপুর জেলার আওতাধীন ২০৩ কিঃ মিঃ নৌপথ রয়েছে, যা দিয়ে বিপুল সংখ্যক যাত্রী ও বিপুল পরিমাণ পণ্য পরিবহন করা হয়। ঢাকা থেকে চাঁদপুরের উদ্দেশ্য যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলোর মধ্যে পদ্মা এক্সপ্রেস ও মতলব এক্সপ্রেস অন্যতম। চাঁদপুর জেলায় কোন বিমানবন্দর নেই। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে চাঁদপুরের উদ্দেশ্য যে কয়েকটি লঞ্চ ছেড়ে যায় তার মধ্যে আব-এ-জমজম, রফ রফ, ময়ূর-১, ময়ূর-২, আল বোরাক, মেঘনা রাণী, ইমাম হাসান ইত্যাদি লঞ্চসেবার নাম উল্লেখযোগ্য। বড়স্টেশন মোলহেড নদীর মোহনা চাঁদপুর সদর) চাঁদপুর জেলার শপথ চত্বর মোড় থেকে রিক্সা, অটোরিক্সা, বা নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। শপথ চত্বর থেকে এর দূরত্ব ১/১.৫ কিলোমিটার। * জেলা প্রশাসকের বাংলোয় অবস্থিত দুর্লভ জাতের নাগলিঙ্গম গাছ * চাঁদপুর জেলার ঐতিহ্যের প্রতীক ইলিশ চত্বর যা চাঁদপুর জেলার বাস স্ট্যান্ডের পাশে এবং স্টেডিয়াম সামনে অবস্থিত। শপথ চত্বর মোড় থেকে রিক্সা, অটোরিক্সা, বা নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। শপথ চত্বর থেকে এর দূরত্ব ১ কিলোমিটার। * প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ এলাকা * মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন মুক্তিযুদ্ধের স্মারক * সরকারি বোটানিকাল গার্ডেন, চাঁদপুর হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ ৬ষ্ঠ বৃহত্তম) শপথ চত্বর চাঁদপুর জেলার পাঁচ রাস্তার মোড় কালী বাড়িতে অবস্থিত। বাসস্ট্যান্ড থেকে রিক্সা, অটোরিক্সা, বা নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। ইলিশ চত্বর থেকে এর দূরত্ব ১ কিলোমিটার। ইলিশ চাঁদপুরের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সুপরিচিত খাবার। লঞ্চ থেকে নেমে ঘাটের পাশে, শহরের ভেতর কালীবাড়ি মোড়ে, হকার্স মার্কেটের সামনে এবং বাস স্ট্যান্ডে ঢোকার মুখে বেশ কিছু খাবার হোটেল আছে। এগুলোতে ইলিশ সহ তিন বেলার ভারী খাবার বা নাস্তা পাওয়া যায়। হোটেলগুলোর মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য হচ্ছে (স্টেডিয়ামের পাশে) ইলিশ চত্বরের 'ক্যাফে ঝীল'। চাঁদপুরের মিষ্টিও অত্যন্ত সুস্বাদু। উল্লেখযোগ্য নামের মধ্যে আছে কালীবাড়ি মোড়ে 'ওয়ান মিনিট পাল বাজারের পাশে 'সুইট হোম জোড় পুকুর পাড় এবং ইলিশ চত্ত্বরে 'মৌসুমী সুইটস্‌'। শহরের বাইরে ফরিদগঞ্জ বাজারে আছে 'আউয়ালের মিষ্টি আর মতলব বাজারে আছে 'গান্ধী ঘোষ'। শাপলা চত্ত্বর থেকে সিএনজি কিংবা বাস-স্ট্যান্ড থেকে বাসে করে ফরিদগঞ্জ যাওয়া যায়, ভাড়া ৩০-৫০ টাকা। মতলব যাওয়ার জন্যও শাপলা চত্ত্বর থেকে সিএনজি পাওয়া যাবে, ভাড়া ৩০-৪০ টাকা। যেতে সময় সর্বোচ্চ একঘন্টা লাগতে পারে। চটপটি-ফুঁচকা, ঝালমুড়ি ইত্যাদী পাওয়া যাবে মাতৃপীঠ স্কুলের সামনে হ্রদের পাড়ে, পাল বাজার ব্রীজের উপরে, ঠোডায় (ডাকাতিয়া ও পদ্মা-মেঘনার সংযোগস্থল)। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য পাল বাজার ব্রীজের উপরের 'বিসমিল্লাহ ঝালমুড়ি'। সব খাওয়া-দাওয়ার মাঝখানে সন্ধ্যায় নদীর পাড়ে বসে এক কাপ পুদিনা পাতা দেয়া লাল চা খেতে চাইলে যেতে পারেন প্রেস ক্লাবের পাশে 'গুরুর দোকানে'। * জেলা পরিষদ, ডাক বাংলো, হাইমচর, চাঁদপুর * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, শাহরাস্তি উপজেলা পরিষদের সম্মুখ, শাহরাস্তি, চাঁদপুর ০১৭৩৫২২৮০৪৪ * ভাই ভাই আবাসিক হোটেল; ঠিকানাঃ তালতলা বাসস্টেশন, উপজেলা চাঁদপুর সদর, জেলা: চাঁদপুর * হোটেল সকিনা ঠিকানাঃ নতুনবাজার, উপজেলা: চাঁদপুর সদর, জেলা: চাঁদপুর * হোটেল অতিথি ঠিকানাঃ ম্যাটারনিটি রোড, চাঁদপুর সদর * উপজেলা ডাক বাংলো, মতলব দক্ষিণ উপজেলা পরিষদ, চাঁদপুর। ০১৮৪৯৮০৫৩৯৫ * হোটেল ষ্টার, হাজীগঞ্জ বাজার বড়পুল এর পূর্ব দক্ষিণ পাশ্বে হাজীগঞ্জ, চাদপুর। ০১৭১৩২১১২৯৯ * হোটেল রেডিসন, গাজী টাওয়ার হাজীগঞ্জ মধ্য বাজার বড় মসজিদের পশ্চিম পাশ্বে হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর * উপজেলা ডাকবাংলো, মতলব উত্তর ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের দূরত্ব প্রায় ৩২০ কি.মি.। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস পাওয়া যায়। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। * ন্যাশনাল ট্রাভেলস, ☎ +৮৮০১৭২৭৫৪৫৪৬০ * হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ☎ +৮৮০১৭২০২১৪৭৮৫ নন-এসি বাসের ভাড়া ৫০০ টাকা এবং এসি বাসের ১১০০ টাকা। এসি বাসের ভাড়া বাসের ধরন ও সময়ভেদে কম বেশি হয়। রাজশাহী থেকে সড়কপথে এর দূরত্ব প্রায় ৭০ কি.মি.। বাস বা গাড়ীতে যেতে প্রায় ২ ঘণ্টা সময় লাগে। রাজশাহী রেলগেট থেকে নবাবগঞ্জে যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জের সাথে কোন আন্তঃনগর রেলের সংযোগ নেই। রাজশাহী থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন 'রাজশাহী এক্সপ্রেস সকাল সাড়ে ১০ টায় মোহনা এক্সপ্রেস' রাত ৭ টা ৪৫ মিনিটে এবং 'রাজশাহী কমিউটার' সকাল ৯ টা ২৫ মিনিটে ছেড়ে যায়। রাজশাহী থেকে নবাবগঞ্জ যেতে প্রায় ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময় লাগে। ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের দূরত্ব প্রায় ৩২০ কি.মি.। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস পাওয়া যায়। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। * ন্যাশনাল ট্রাভেলস, ☎ ০১৭২৭৫৪৫৪৬০ * হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ☎ ০১৭২০২১৪৭৮৫ * গ্রামীণ ট্রাভেলস, ☎ ০১৭০১৬৮৬৩২০ নন-এসি বাসের ভাড়া ৫০০ টাকা এবং এসি বাসের ১১০০ টাকা। এসি বাসের ভাড়া বাসের ধরন ও সময়ভেদে কম বেশি হতে পারে। বহুদিন পর্যন্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের সাথে কোন আন্তঃনগর রেলের সংযোগ ছিলো না। বর্তমানে শুক্রবার বাদে সপ্তাহের প্রতিদিন ঢাকা থেকে দুপুর ০১ঃ০৫ মিনিটে ননস্টপ 'বনলতা এক্সপ্রেস' ছেড়ে যায়। এছাড়া রাজশাহী থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন 'রাজশাহী এক্সপ্রেস সকাল সাড়ে ১০ টায় মোহনা এক্সপ্রেস' রাত ৭ টা ৪৫ মিনিটে এবং 'রাজশাহী কমিউটার' সকাল ৯ টা ২৫ মিনিটে ছেড়ে যায়। রাজশাহী থেকে নবাবগঞ্জ যেতে প্রায় ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময় লাগে। [[ছোট সোনা মসজিদ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানায় অবস্থিত। সুলতান আলা-উদ-দীন শাহ এর শাসনামলে (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিষ্টাব্দে) ওয়ালি মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তি এই মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। [[শাহ সুজার তাহখানা তিনতলা বিশিষ্ট একটি রাজ প্রাসাদ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে প্রায় ৩৫ কি.মি. দূরেুত্বে অবস্থিত শিবগঞ্জ উপজেলার শাহাবাজপুর ইউনিয়নে এটি অবস্থিত। ;শাহ নেয়ামত উল্লাহ ওয়ালীর সমাধি [[শাহ নেয়ামত উল্লাহ ওয়ালীর সমাধি মুঘল যুগের সর্বপ্রথম সমাধি স্থাপত্য নিদর্শন বলে বিবেচনা করা হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে প্রায় ৩৫ কি.মি. দূরেুত্বে অবস্থিত শিবগঞ্জ উপজেলার শাহাবাজপুর ইউনিয়নে ঐতিহ্যবাহী তোহাখানা কমপ্লেক্স এর অভ্যান্তরে এটি অবস্থিত। [[দারাসবাড়ি মসজিদ বাংলার প্রথম যুগের মুসলিম স্থাপত্য কীর্তির একটি উল্লেখযোগ্য নিদর্শন। এটি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ছোট সোনা মসজিদ ও কোতোয়ালী দরজার মধ্যবর্তী স্থানে ওমরপুরের সন্নিকটে অবস্থিত। [[ধনিয়াচক মসজিদ মোঘল আমলের অন্যতম নিদর্শন এটি। ছোট সোনা মসজিদের সন্নিকটে এর অবস্থান। [[কানসাটের জমিদার বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। কালাইয়ের রুটী এবং মরিচ ভর্তা এখানকার স্থানীয় এবং জনপ্রিয় খাবার। চিংড়ি ঝর্না বাংলাদেশের বান্দরবন জেলায় অবস্থিত। প্রথমে বান্দরবন আসতে হবে। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্নভাবে বান্দরবন আসা যায়। বাসযোগে সরাসরিভাবে আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বাস, ট্রেন, বিমান পছন্দসই যেকোন মাধ্যম বেছে নেওয়া যাবে। ঢাকা টু বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। এসি ও ননএসি জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। অথবা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল বা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকা বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে প্রাইভেট মোটরগাড়ি করে ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রামগামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভৃতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে তারপর বান্দরবান যেতে হবে। বাংলাদেশ বিমান, জিএমজি এয়ার লাইনস, ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। আকাশপথে চট্রগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। বান্দরবান থেকে বাস করে রুমা সদর উপজেলা যাওয়া যায়। প্রতি এক ঘণ্টা পরপর একটি করে বাস বান্দরবান থেকে রুমা বাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেখান থেকে পরবর্তী গন্তব্য বগা হ্রদ। বগা হ্রদে দুইভাবে পৌঁছানো যায়। ঝিরিপথে হেঁটে বা চান্দের গাড়িযোগে। চীন পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। ১৩৮ কোটি জনসংখ্যাবিশিষ্ট এই দেশটি বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাষ্ট্র। চীনের সাম্যবাদী দল দেশটি শাসন করে। বেইজিং শহর দেশটির রাজধানী। গণচীনের শাসনের আওতায় পড়েছে ২২টি প্রদেশ, পাঁচটি স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চল, চারটি কেন্দ্রশাসিত পৌরসভা (বেইজিং, থিয়েনচিন, সাংহাই এবং ছুংছিং এবং দুইটি প্রায়-স্বায়ত্বশাসিত বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল (হংকং এবং মাকাউ)। এছাড়াও চীন তাইওয়ানের ওপরে সার্বভৌমত্ব দাবী করে আসছে। দেশটির প্রধান প্রধান নগর অঞ্চলের মধ্যে সাংহাই, কুয়াংচৌ, বেইজিং, ছোংছিং, শেনচেন, থিয়েনচিন ও হংকং উল্লেখযোগ্য। চীন বিশ্বের একটি বৃহত্‌ শক্তি এবং এশিয়ার মহাদেশের একটি প্রধান আঞ্চলিক শক্তি। দেশটিকে ভবিষ্যতের একটি সম্ভাব্য পরাশক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। চীনারা তাদের দেশকে চুংকুও নামে ডাকে, যার অর্থ "মধ্যদেশ" বা "মধ্যবর্তী রাজ্য"। "চীন" নামটি বিদেশীদের দেওয়া; এটি সম্ভবত খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতকের ছিন রাজবংশের নামের বিকৃত রূপ। চীনে বিশ্বের জনসংখ্যার এক-পঞ্চমাংশের বাস। এদের ৯০%-এরও বেশি হল চৈনিক হান জাতির লোক। হান জাতি বাদে চীনে আরও ৫৫টি সংখ্যালঘু জাতির বাস। এদের মধ্যে আছে তিব্বতি, মঙ্গোল, উইঘুর, ছুয়াং, মিয়াও, য়ি এবং আরও অনেক ছোট ছোট জাতি। হান জাতির লোকদের মধ্যেও অঞ্চলভেদে ভাষাগত পার্থক্য দেখা যায়। চীনের স্থলসীমার দৈর্ঘ্য প্রায় ২২,৮০০ কিলোমিটার। চীনের পূর্ব দিকে উত্তর কোরিয়া, উত্তর দিকে মঙ্গোলিয়া, উত্তর -পূর্ব দিকে রাশিয়া, উত্তর-পশ্চিম দিকে কাজাকিস্তান, কিরগিজস্তান, ও তাজিকিস্তান, পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ভারত, নেপাল, ও ভুটান, দক্ষিণ দিকে মিয়ানমার, লাওস ও ভিয়েতনাম। পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, ফিলিপাইন, ব্রুনাই, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে চীনের সমুদ্র সীমানা রয়েছে। চীনের মূল ভূভাগের তটরেখা উত্তর দিকের ইয়ালুচিয়াং নদীর মোহনা থেকে দক্ষিণ দিকের কুয়াংসি স্বায়ত্ত্বশাসিত অঞ্চলের পেইলুন হো নদীর মোহনা পর্যন্ত বিস্তৃত; এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১৮ হাজার কিলোমিটার। চীনের উপকূলীয় অঞ্চলের ভূমিরূপ সমতল এবং এখানে বহু বিখ্যাত বন্দর অবস্থিত। এই বন্দরগুলির বেশির ভাগই সারা বছর বরফমুক্ত থাকে। চীনের নিকটে পোহাই সাগর, হুয়াংহাই সাগর, পূর্ব সাগর, নানহাই সাগর এবং তাইওয়ানের পূর্ব অঞ্চলের প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সহ পাঁচটি সাগর রয়েছে। এগুলির মধ্যে পোহাই সাগর চীনের অভ্যন্তরীণ সাগর। তাইওয়ানের পূর্বদিকের প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল পূর্বদিকে জাপানের রিইউকিয়ু দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণ-পশ্চিমের সাখি সীমা দ্বীপপুঞ্জ থেকে দক্ষিণ দিকের বাস প্রণালী পর্যন্ত বিস্তৃত। চীনের অভ্যন্তরীণ নদী আর সামুদ্রিক জলসীমা নিয়ে গঠিত সামুদ্রিক অঞ্চলের মোট আয়তন ৩ লক্ষ ৮০ হাজার বর্গকিলোমিটার। চীনের সামুদ্রিক অঞ্চলে ৫০০০-এরও বেশি দ্বীপ রয়েছে। এগুলির মোট আয়তন প্রায় ৮০ হাজার বর্গকিলোমিটার। দ্বীপগুলির তটরেখার দৈর্ঘ্য প্রায় ১৪ হাজার কিলোমিটার। দ্বীপগুলির মধ্যে বৃহত্তম তাইওয়ান দ্বীপের আয়তন ৩৬ হাজার বর্গকিলোমিটার। দ্বিতীয় বৃহত্তম হাইনান দ্বীপের আয়তন ৩৪ হজার বর্গকিলোমিটার। তাইওয়ান দ্বীপের উত্তর-পূর্ব সমুদ্রে অবস্থিত তিয়াও ইয়ু তাও দ্বীপ ও ছিওয়েই ইয়ু দ্বীপ চীনের সবচেয়ে পূর্বাঞ্চলীয় দ্বীপ। দক্ষিণ চীন সমুদ্রে ছড়িয়ে থাকা দ্বীপ ও প্রবাল-প্রাচীরগুলিকে নানহাই দ্বীপপুঞ্জ নামে ডাকা হয়। এটি চীনের সবচেয়ে দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপপুঞ্জ। অবস্থান অনুযায়ী এগুলোকে তুঙসা দ্বীপপুঞ্জ, সিসা দ্বীপপুঞ্জ, চুংসা দ্বীপপুঞ্জ এবং নানসা দ্বীপপুঞ্জ নামে ডাকা হয়। চীনের মূল অঞ্চলটি তিনটি নদীবিধৌত অববাহিকার কৃষিভিত্তিক অঞ্চল নিয়ে গঠিত। এই তিনটি নদী হল উত্তরের হুয়াং হে, মধ্য চীনের ইয়াং ছি (বা "ছাং চিয়াং এবং দক্ষিণের মুক্তা নদী (বা "পার্ল নদী চু চিয়াং")। দেশটির ভূপ্রকৃতি বিচিত্র। এখানে আছে বিস্তীর্ণ মরুভূমি, সুউচ্চ পর্বত ও মালভূমি, এবং প্রশস্ত সমভূমি। দেশের উত্তর অঞ্চলে অবস্থিত বেইজিং বা পেইচিং চীনের রাজধানী এবং দেশের সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও যোগাযোগ কেন্দ্র। ইয়াংছে নদীর কাছে অবস্থিত সাংহাই শহর সবচেয়ে জনবহুল শহর, বৃহত্তম শিল্প ও বাণিজ্য নগরী এবং চীনের প্রধান বন্দর। প্রাচীনকালে চীন ছিল পূর্ব এশিয়ার আধিপত্য বিস্তারকারী সভ্যতা। এ অঞ্চলের অন্যান্য সভ্যতাগুলি, যেমন- জাপানি, কোরীয়, তিব্বতি, ভিয়েতনামীয়, এদের সবাইকে চীন প্রভাবিত করেছিল। তারা চীনের শিল্পকলা, খাদ্য, বস্তুসংস্কৃতি, দর্শন, সরকার ব্যবস্থা, প্রযুক্তি এবং লিখন পদ্ধতি গ্রহণ ও অনুসরণ করত। বহু শতাব্দী ধরে, বিশেষ করে ৭ম শতাব্দী থেকে ১৪শ শতাব্দী পর্যন্ত চীন ছিল বিশ্বের সবচেয়ে অগ্রসর সভ্যতা। কাগজ, ছাপাখানা, বারুদ, চীনামাটি, রেশম এবং দিকনির্ণয়ী কম্পাস সবই চীনে প্রথম উদ্ভাবিত হয় এবং সেখান থেকে বিশ্বের অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। যার ব্যবহার পৃথিবীর যেকোন স্থানে দেখতে পাওয়া যায়। ইউরোপীয় শক্তিগুলি পূর্ব এশিয়ায় আগমন করলে চীনের রাজনৈতিক শক্তি বিপদাপন্ন হয়ে পড়ে। চীনের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলের একটি ক্ষুদ্র প্রশাসনিক অঞ্চল মাকাও মধ্য-১৬শ শতকে পর্তুগিজ নিয়ন্ত্রণে এবং কাছেই অবস্থিত হংকং ১৮৪০-এর দশকে ব্রিটিশ নিয়ন্ত্রণে আসে। ১৯শ শতকে অভ্যন্তরীণ বিপ্লব এবং বিদেশি হস্তক্ষেপের ফলে চীনের শেষ রাজবংশ কিং রাজবংশ দুর্বল হয়ে পড়ে। ১৯১১ সালে চীনা জাতীয়তাবাদীরা শেষ পর্যন্ত এই রাজতন্ত্রের পতন ঘটায়। পরবর্তী বেশ কিছু দশক ধরে একাধিক সামরিক নেতার অন্তর্কোন্দল, জাপানি আক্রমণ, এবং সাম্যবাদী ও কুওমিনতাঙের জাতীয়তাবাদী সরকারের মধ্যকার গৃহযুদ্ধ দেশটিকে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দেয়। এর আগে ১৯২৮ সালে জাতীয়তাবাদীরা প্রজাতান্ত্রিক চীন প্রতিষ্ঠা করে। ১৯৪৯ সালে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি গৃহযুদ্ধে জয়লাভ করে এবং চীনের মূল ভূখণ্ডে গণপ্রজাতন্ত্রী চীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। কুওমিনতাঙেরা দ্বীপ প্রদেশ তাইওয়ানে পালিয়ে যায় এবং সেখানে একটি জাতীয়তাবাদী সরকার গঠন করে। জাতীয়তাবাদী সরকারটি তাইওয়ান ও পার্শ্ববর্তী কিছু দ্বীপ নিয়ন্ত্রণ করলেও প্রাথমিকভাবে এটিই বহির্বিশ্বে সমগ্র চীনের প্রকৃত সরকার হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছিল। তবে বর্তমানে বেশির ভাগ দেশ মূল ভূখণ্ডের গণপ্রজাতন্ত্রী চীন সরকারকেই চীনের প্রকৃত সরকার হিসেবে গণ্য করে। ১৯৪৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর চীনের কমিউনিস্ট সরকার কৃষি ও শিল্পব্যবস্থাকে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার অধীনে নিয়ে আসে। ১৯৭০-এর দশকের শেষ থেকে সরকার অবশ্য অর্থনৈতিক সংস্কার সাধন করে যাতে বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়। ১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকের আরও সংস্কারের ফলে চীনা অর্থনীতি ১৯৮০ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত বছরে ১০% হারে বৃদ্ধি পায়। ফলে ২১শ শতকের শুরুতে এসে চীনা অর্থনীতি বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হয়। ১৯৯৭ সালে চীন ব্রিটেনের কাছ থেকে হংকং এর নিয়ন্ত্রণ ফিরে পায়, তবে অঞ্চলটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ স্বায়ত্তশাসন বজায় রেখেছে। ১৯৭০-এর দশকের শেষে এসে পর্তুগাল মাকাওকে চীনের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হিসেবে স্বীকৃতি দেয় এবং ১৯৯৯ সালে অঞ্চলটি চীনের কাছে হস্তান্তর করে; মাকাওকেও বিশেষ স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা দেওয়া হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের পরিবহন ব্যবস্থায় ১৯৪৯ সালের পর থেকে, বিশেষত ১৯৮০-র দশকের শুরু থেকে ব্যাপক উন্নয়ন ও পরিবর্ধন ঘটেছে। নিত্যনতুন বিমানবন্দর, সড়ক ও রেলপথ নির্মাণের প্রকল্পসমূহ আগামী দশকগুলিতেও চীনের শ্রমবাজারে বিপুল পরিমাণে কাজের সৃষ্টি করবে। রেলপথ চীনের প্রধান পরিবহন ব্যবস্থা। বিংশ শতকের মধ্যভাগের তুলনায় বর্তমান চীনের রেলপথের দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ হয়েছে। একটি বিস্তৃত রেলব্যবস্থা বর্তমানে সমগ্র চীন জুড়ে প্রসারিত। বড় বড় শহরগুলিতে পাতাল রেল হয় ইতোমধ্যেই নির্মিত হয়েছে কিংবা নির্মাণাধীন বা পরিকল্পনাধীন অবস্থায় আছে। চীনের সড়ক ও মহাসড়ক ব্যবস্থাতেও দ্রুত পরিবর্ধন সংঘটিত হয়েছে, যার ফলে চীনে মোটরযান ব্যবহারের পরিমাণ আগের চেয়ে বহুগুণ বেড়েছে। বিশালাকার চীনের পরিবহন ব্যবস্থাটিও বহু পরিবহন নোড বা কেন্দ্রের সমন্বয়ে গঠিত বিশাল একটি নেটওয়ার্ক। তবে এই পরিবহন নোডগুলি অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ সমুদ্র-উপকূলীয় এলাকা এবং দেশের অভ্যন্তরে বড় বড় নদীগুলির তীরে অবস্থিত। ভৌগোলিক অবস্থান অনুসারে চীনের পরিবহন অবকাঠামোতে বৈচিত্র্য ও বৈসাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয়। প্রত্যন্ত গ্রামীণ অঞ্চলে এখনও অযান্ত্রিক উপায়ে মালামাল পরিবহন ঘটতে দেখা যায়। অন্যদিকে আধুনিক সাংহাই শহর ও তার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটির মাঝে সম্প্রতি নির্মিত হয়েছে অত্যাধুনিক ম্যাগ্‌লেভ (চৌম্বকীয় উত্তোলন) রেল ব্যবস্থা। চীনের পরিবহন ব্যবস্থার বেশির ভাগই ১৯৪৯ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠার পরে নির্মিত হয়েছে। তার আগে চীনের রেলপথের দৈর্ঘ্য ছিল মাত্র ২১,৮০০ কিমি। বর্তমানে চীনের রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ৮৬,০০০ কিমি। ১৯৯০-এর দশকে সরকারি উদ্যোগে চীনের সর্বত্র যোগাযোগ রক্ষাকারী মহাসড়কব্যবস্থা নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়, যার ফলে ২০০৯ সালে এসে বর্তমানে মহাসড়ক ব্যবস্থার দৈর্ঘ্য বেড়ে হয়েছে ৬৫,০০০ কিমি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরে এটি বিশ্বের ২য় বৃহত্তম মহাসড়ক ব্যবস্থা। ১৯৯০-এর দশকের শেষে এসে চীনের অভ্যন্তরে বিমান ভ্রমণের পরিমাণও ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এখনও দূরপথে যাত্রার জন্য রেলপথই চীনাদের বেশি পছন্দ। চীনের সবচেয়ে বেশি কথিত ভাষাগুলি চৈনিক-তিব্বতি ভাষা পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও চীনা ভাষার ভেতরে একাধিক প্রধান দল আছে। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কথিত ভাষাদলগুলি হল ম্যান্ডারিন চীনা ভাষা (চীনের জনসংখ্যার ৭০% এই দলের ভাষাগুলিতে কথা বলে উ (যার মধ্যে সাংহাই ভাষা পড়েছে ইউয়ে ভাষা (যার মধ্যে ক্যান্টনীয় ভাষা ও তাইশানীয় ভাষা অন্তর্গত মিন চীনা ভাষা (যার মধ্যে হোক্কিয়েন ও তেওচিউ উপভাষা অন্তর্গত সিয়াং চীনা ভাষা, গান চীনা ভাষা, এবং হাক্কা চীনা ভাষা। আদিবাসী সংখ্যালঘু গোষ্ঠীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত অ-চৈনিক ভাষাগুলির মধ্যে রয়েছে চুয়াং ভাষাসমূহ, মঙ্গোলীয় ভাষা, তিব্বতি ভাষা, উইগুর ভাষা, হমং ভাষা এবং কোরীয় ভাষা। আদর্শ বা প্রমিত চীনা ভাষা ম্যান্ডারিন ভাষাদলের বেইজিং উপভাষার উপর ভিত্তি করে সৃষ্ট হয়েছে। এটি আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের জাতীয় ভাষা এবং বিশাল দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের মধ্যে ভাবে আদানপ্রদানের জন্য লিঙ্গুয়া ফ্রাংকা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। হাজার বছর ধরে ধ্রুপদী চীনা ভাষা লিখিত চীনা ভাষার আদর্শ মানদন্ড ছিল। এর ফলে চীনের বিভিন্ন পরস্পর-অবোধগম্য ভাষা ও উপভাষার বক্তারা নিজেদের মধ্যে লিখিত মাধ্যমের সাহায্যে যোগাযোগ করতে পারতেন। মিং রাজবংশের আমলে লেখা উপন্যাসগুলিতে ম্যান্ডারিন ভাষার উপর ভিত্তি করে যে লিখিত ভাষার মানদন্ডটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, তার নাম পাইহুয়া। এই আদর্শটিকেই ব্যাপকভাবে পরিমার্জন করে ২০শ শতকের শুরুতে জাতীয় আদর্শের মর্যাদা দেওয়া হয়। আজও চীনের উচ্চবিদ্যালয়গুলির পাঠ্যক্রমে ধ্রুপদী চীনা ভাষা শিক্ষা দেওয়া হয়, ফলে বহু চীনাভাষী লোক এটি বুঝতে পারে। ১৯৫৬ সালে চীন সরকার সরলীকৃত চীনা অক্ষরের প্রবর্তন করেন। বর্তমানে এটিই চীনা ভাষার আদর্শ সরকারি লিপি, যা চীনের মূল ভূখন্ডে ব্যবহার করা হয়। ঐতিহ্যবাহী চীনা অক্ষরগুলি আর ব্যবহৃত হয় না। চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া উপজেলায় অবস্থিত একটি অভয়ারণ্য। ছোট-বড় পাহাড়ের ঢালে ঢালে চিরসবুজ এ অভয়াশ্রমে ভ্রমণপিপাসু প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে উপভোগ্য হবে নিঃসন্দেহে। ১৯৮৬ সালে লোহাগড়া, সাতকানিয়া, বাঁশখালী, চকরিয়া এলাকার সাতটি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের প্রায় ১৯,১৭৭ একর জায়গা নিয়ে ঘোষণা করা হয় চুনতি সংরক্ষিত এলাকা। ২০০৩ সালে চুনতি অভয়ারণ্যে বন বিভাগের দুটি রেঞ্জ কার্যালয় স্থাপন করা হয়। তন্মধ্যে, একটি চুনতি রেঞ্জ। এ রেঞ্জের অধীনে বনবিভাগের তিনটি বিট কার্যালয় আছে। চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া উপজেলায় অবস্থিত চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পাশেই এ বনাঞ্চলের অবস্থান। কক্সবাজারগামী বাসে চড়ে নামতে হবে লোহাগড়া বাজার বাস স্টেশনে। বাজার থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার ভেতরে চুনতি যেতে হবে থ্রি হুইলারে। ঢাকা-কক্সবাজারের পথে গ্রিন লাইন, সৌদিয়া, সোহাগ, হানিফ, টিআর ইত্যাদি পরিবহনের তাপনিয়ন্ত্রিত বিলাসবহুল বাস চলাচল করে। ভাড়া ১১৫০ টাকা ১৬৫০ টাকা। এ ছাড়া এস আলম, সৌদিয়া, শ্যামলী, ইউনিক, ঈগল, হানিফ ইত্যাদি পরিবহনের নন এসি বাসও চলে এ পথে। ভাড়া ৬০০-৭৫০ টাকা। এ ছাড়া চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট ও অক্সিজেন থেকেও কক্সবাজারের বাসে চড়ে লোহাগড়া নামা যাবে। ভাড়া ১৫০-২০০ টাকা। প্রায় ৪৭৭ প্রজাতির বারো লাখেরও অধিক গাছ রয়েছে। তন্মধ্যে, ১৫ প্রজাতির গাছ ইতিমধ্যেই বিলীন হয়ে গেছে। এ বনে রয়েছে বেশ কিছু শতবর্ষী গর্জন গাছ। এছাড়াও, শাল, সেগুন, আকাশমণি, গর্জন, বট, হারগোজা, চাঁপালিশ, হরিতকি, বহেরা, বাঁশ, আসাম লতা, ছন প্রভৃতি উদ্ভিদ বেশি দেখা যায়। বন্য হাতিসহ নানা প্রাণীর নিরাপদ আবাস্থল এটি। সাধারণত লালমুখো বানর, মুখপোড়া হনুমান, খেঁকশিয়াল, সজারু, মায়াহরিণ, বন্য শুকর, শিয়াল, নানা রকম গিরিগিটির দেখা মেলে। এছাড়াও, বনের সাপের মধ্যে কালান্তর, দাঁড়াশ, গোখরা, অজগর, লাউডগা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। নানান জাতের পাখিরও অভয়াশ্রম এ বনাঞ্চল। বনমোরগ, লাল মৌটুসি, নীলকণ্ঠী, পাহাড়ি ময়না, মথুরা, ঘুঘু, ফিঙে, কাঠঠোকরা, ধনেশ, টিয়া, বুলবুলি অন্যতম। বেশকিছু নির্দিষ্ট ভ্রমণস্থান আছে চুনতি অভয়ারণ্যে। এগুলোতে পর্যটকেরা খুব সহজেই বেড়িয়ে আসতে পারেন। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের লোহাগড়ার চুনতি জাঙ্গালিয়া থেকে শুরু এ পায়ে হাঁটা পথটির। প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার দীর্ঘ এ ট্রেইলটির নাম জাঙ্গালিয়া ফুট ট্রেইল। পথেই দেখা মিলবে বেশ পুরনো গর্জন গাছ, বাঁশ ঝাড়সহ নানান জাতের গাছপালা। এ পথে রয়েছে বেশ কয়েকটি পর্যবেক্ষণকেন্দ্র এছাড়াও পর্যবেক্ষণ টাওয়ার রয়েছে। জঙ্গলটি বেশ সাজানো ছবির মতো দেখতে। দোতলা একটি প্রকৃতিবীক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। এ অভয়ারণ্য সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যাবে। বন্যপ্রাণী সম্পর্কে নানান তথ্য আর ছবি মিলবে। ছাত্র, গবেষক ও পর্যটকদের জন্য চুনতি বিট কার্যালয়ে রয়েছে ছাত্রদের যৌথ শয়নালয়। এছাড়া, বনবিভাগ ও জেলা পরিষদের বিশ্রামাগারও আছে। তবে, সেখানে অবস্থান করতে কর্তৃপক্ষের অনুমতি লাগবে। লোহাগড়া বাজারে রাত যাপনের জন্য সাধারণমানের হোটেল আছে। ভাড়া ১০০ থেকে ৩০০ টাকা। চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা। বিদেশীদের জন্য ৩ মার্কিন ডলার বা সমপরিমাণ বাংলাদেশী টাকা। ভ্রমণের জন্য ইকো গাইডের সহায়তা নেয়া যেতে পারে। ভ্রমণকালীন নীরবতা বজায় রাখতে হয়। বনে ধূমপান করা যাবে না। প্লাস্টিকজাতীয় কোন প্যাকেট, বোতল জঙ্গলে ফেলা যাবে না। সড়ক পথে ঢাকা হতে চুনারুঘাটের দূরত্ব ১৯০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে চুনারুঘাটের দূরত্ব ২৭ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে সরাসরি রেল যোগাযোগ না-থাকায় প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর বাসে, জীপে বা ম্যাক্সিতে এখানে আসতে হয়। * এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ২০০ টাকা। আর, ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৩৭০ টাকা। মাধবপুর থেকে চুনারুঘাটে আসার সরাসরি বাস, জীপ ও ম্যাক্সি সার্ভিসে ভাড়া হলো * জীপে ৩০ টাকা এবং শায়েস্তাগঞ্জ থেকে চুনারুঘাটে আসার সরাসরি বাস, জীপ ও ম্যাক্সি সার্ভিসে ভাড়া হলো * জীপে ২৫ টাকা এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে চুনারুঘাটে আসার জন্য সাধারণত সরাসরি বাস, জীপ ও ম্যাক্সি সার্ভিস রয়েছে। এক্ষেত্রে ভাড়া হলো * জীপে ৪০ টাকা এবং * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; * শোভন চেয়ার ২১৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; * এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং * এসি বাথ ৭৩১ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়ক বা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে চুনারুঘাট আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকায় বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবায় ঢাকা থেকে সিলেটে আসা যায়। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র সিলেট, শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। চুনারুঘাটে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও আবাসনের জন্য রয়েছে: * সার্কিট হাউজ হবিগঞ্জ ফোন ৮৮ ০৮৩১-৫২২২৪ * শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্ট হাইজ শায়েস্তাগঞ্জ, মোবাইল ফোন|+৮৮০১৯২০-৪১৬ ৬২৩ * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭৩০-৭৯৩ ৫৫২ হতে ৯। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। এছাড়া রাজধানী ঢাকা থেকে চুয়াডাঙ্গা পর্যন্ত সরাসরি রেল যোগাযোগ আছে। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। * পুলিশ পার্ক পুলিশ সুপার-এর কার্যালয় সংলগ্ন; * দত্তনগর কৃষি খামার, জীবননগর * শিশু স্বর্গ ফেরি ঘাট রোড * নাটুদহের আট কবর মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আটজন বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর; * কেরু সুগার মিলস এন্ড ডিস্টিলারি দর্শনা; * তিন গম্বুজবিশিষ্ট চুয়াডাঙ্গা বড় মসজিদ; * ঘোলদাড়ি জামে মসজিদ (১০০৬ খ্রিস্টাব্দ আলমডাঙ্গা উপজেলার ঘোলদাড়ি গ্রামে; * তিয়রবিলা বাদশাহী মসজিদ আলমডাঙ্গা উপজেলার খাসকররা ইউনিয়নের তিয়রবিলা গ্রাম; * নীলকুঠি কার্পাসডাঙ্গা ও ঘোলদাড়ি; * আলমডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন ব্রিটিশ আমলে নীলকুঠি হিসেবে ব্যবহৃত হত; * খাজা মালিক উল গাউস-এর মাজার তিতুদহ ইউনিয়নের গড়াইটুপি গ্রাম। চুয়াডাঙ্গা শহরে রাত্রিযাপনের জন্য শহরে বেশ কিছু ভালো মানের আবাসিক হোটেল আছে। রাত্রিযাপনের জন্য কিছু স্থান হচ্ছে শয়ন বিলাস আবাসিক হোটেল, হোটেল ভিআইপি, হোটেল শহীদ প্যালেস, শয়ন বিলাস, চুয়াডাঙ্গা আবাসিক হোটেল, হোটেল সম্রাট, হোটেল অবকাশ, ইত্যাদি। * ০১৭১৩৩৭৪২৩১ পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা; * ০১৭১৩৩৭৪২৩২ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা; * ০১৭১৩৩৭৪২৩৩ সহকারী পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা; * ০১৭১৩৩৭৪২৩৫ DIO-1 ডিএসবি, চুয়াডাঙ্গা; * ০১৭১৩৩৭৪২৩৬ অফিসার ইনচার্জ, চুয়াডাঙ্গা থানা; * ০১৭১৩৩৭৪২৪০ অফিসার ইনচার্জ, ডিবি, চুয়াডাঙ্গা; * ০১৭১৩৩৭৪২৪২ আরআই, পুলিশ লাইন, চুয়াডাঙ্গা; * ০৭৬১৬২২২৮ পুলিশ কন্ট্রোল রুম, চুয়াডাঙ্গা; চুয়াডাঙ্গা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উত্তরে কুষ্টিয়া জেলা ও মেহেরপুর জেলা পূর্ব এবং দক্ষিণে ঝিনাইদহ জেলা পশ্চিমে মেহেরপুর জেলা ও ভারত]]ের পশ্চিমবঙ্গ]]। পূর্বে এটি বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত ছিল। ১৯৮৪ সালে এটি জেলায় পরিণত হয়। দেশ বিভাগের পূর্বে এটি পশ্চিম বঙ্গের নদীয়া জেলার অন্তর্গত ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রাক্কালে সর্বপ্রথম চুয়াডাঙ্গাকে স্বাধীন বাংলাদেশের রাজধানী ঘোষণা করা হয়। পরবর্তিকালে নিরাপত্তা এবং কৌশলগত কারণে চুয়াডাঙ্গা থেকে রাজধানী মুজিবনগরে সরিয়ে নেয়া হয়। গ্রিক ঐতিহাসিকদের মতে, এ এলাকাতেই বিখ্যাত গঙ্গারিডাই রাজ্য অবস্থিত ছিল। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। * পুলিশ পার্ক পুলিশ সুপার-এর কার্যালয় সংলগ্ন; * শিশু স্বর্গ ফেরি ঘাট রোড * নাটুদহের আট কবর মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আটজন বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর; * কেরু সুগার মিলস এন্ড ডিস্টিলারি দর্শনা; * তিন গম্বুজবিশিষ্ট চুয়াডাঙ্গা বড় মসজিদ; * ঘোলদাড়ি জামে মসজিদ (১০০৬ খ্রিস্টাব্দ আলমডাঙ্গা উপজেলার ঘোলদাড়ি গ্রামে; * তিয়রবিলা বাদশাহী মসজিদ আলমডাঙ্গা উপজেলার খাসকররা ইউনিয়নের তিয়রবিলা গ্রাম; * নীলকুঠি কার্পাসডাঙ্গা ও ঘোলদাড়ি; * আলমডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন ব্রিটিশ আমলে নীলকুঠি হিসেবে ব্যবহৃত হত; * খাজা মালিক উল গাউস-এর মাজার তিতুদহ ইউনিয়নের গড়াইটুপি গ্রাম। চেমরে বৌদ্ধবিহার ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের লাদাখ অঞ্চলে অবস্থিত একটি বৌদ্ধবিহার। চেমরে বৌদ্ধবিহার ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের লেহ শহর থেকে ৪০ কিলোমিটার (২৫ মা) পূর্বে অবস্থিত। এই বৌদ্ধবিহারটি ১৬৬৪ খ্রিষ্টাব্দে তাগসাং রাসছেন নামক বৌদ্ধ লামা নির্মাণ করে লাদাখের নামগ্যাল রাজবংশের রাজা সেংগে নামগ্যালকে উৎসর্গ করেন। এই বৌদ্ধবিহারটি তিব্বতী বৌদ্ধধর্মের অন্যতম প্রধান ধর্মসম্প্রদায় ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মসম্প্রদায়ের 'ব্রুগ-পা-ব্কা'-ব্র্গ্যুদ ধর্মীয় গোষ্ঠীর অধিকারে রয়েছে। এই বৌদ্ধবিহারে পদ্মসম্ভবের বিশাল মূর্তি ও প্রচুর মূল্যবান পুঁথি বর্তমান। চেমরে বৌদ্ধবিহার দেখার সেরা হল ঋতু জুন থেকে অক্টোবর। বছরের বাকী সময় বরফের কারণে রাস্তা বন্ধ থাকে। মঠেই বাইরে ছোট ছোট দোকানগুলি চা ও নাস্তা বিক্রি করে। স্টলগুলি স্থানীয়রা চালান, তবে আপনি সেখানে পূর্ণ খাবার নাও পেতে পারেন। আশ্রমের কাছাকাছি কোন হোটেল, লজ বা থাকার বাড়ি নেই। লেহের দিকে মঠ থেকে প্রায় ১৮ কিমি দূরে বাজেটের হোটেল পাওয়া যায়। আপনি লেহ'তে থাকতে পারেন, সেখানে প্রচুর বিকল্প আছে। নানা বৈচিত্র্যের টেরাকোটা ইটে নির্মিত এই "ছয়ঘরিয়া জোড়া শিবমন্দির"। এখানে বর্গাকৃতির দুইটি মন্দির রয়েছে, বর্তমানে মন্দিরটি পরিত্যক্ত হিসাবে থাকলেও বৈচিত্রময় টেরাকোটার কারণে দেশি বিদেশি প্রচুর পর্যটকের আগ্রহের স্থান এই জোড়া শিবমন্দির। স্থানীয় ইতিহাস থেকে জানা যায় ১২২০ বঙ্গাব্দের ১লা বৈশাখ এই মন্দির নির্মিত হয় এবং ফকিরচাঁদ ঘোষ এটি নির্মান করেন। দুইটি মন্দিরের কারনেই এটি জোড়া মন্দির হিসাবে পরিচিত। দুইটি মন্দিরই ১৫ফুট-৯ইঞ্চি এবং ১৫ফুট-৯ইঞ্চি মাপে নির্মিত, মন্দির দুইটির বিশেষত্ব হলো এর গায়ের বৈচিত্রময় টেরাকোটা। চমৎকার ফুল, লতা-পাতা, পরি, বাদক, অশ্বারোহী, দেবদেবী, হসিত্মরোহী ইত্যাদি চিত্র ফুটে উঠেছে এ টেরাকোটার মাধ্যমে। প্রথমে সাতক্ষীরা জেলা সদরে যেতে হবে। ঢাকার কল্যাণপুর, মালিবাগ ও গাবতলীসহ প্রায় সব বাসস্ট্যান্ড থেকে এসি-নন এসি পরিবহনে সাতক্ষীরা যাওয়া যায়। সাতক্ষীরা জেলা সদর থেকে বাস/রিকসা/ভ্যানে করে এখানে যাওয়া যায়। আনুমানিক ২০ টাকা ভাড়া। এখানে খাওয়া ও থাকার জন্য তেমন ভালো ব্যবস্থা নেই। তবে সাতক্ষীরা শহরে থাকা খাবার সব ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র সিলেট সদর, সুনামগঞ্জ, শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে এখান হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। ছাতকে স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালেরও সুখ্যাতি রয়েছে। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। খাবারের জন্য যেতে পারেন * রয়েল পার্ক ছাতক বাজার। ছাতকে থাকার জন্য সরকারি ব্যবস্থাপনার জেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * রইছ বোর্ডিং পশ্চিম বাজার, ছাতক; * রয়েল পার্ক ছাতক বাজার; * মাহবুব বোর্ডিং পশ্চিম বাজার, ছাতক। ছেঁড়া দ্বীপ বাংলাদেশের মানচিত্রে দক্ষিণের সর্বশেষ বিন্দু। দক্ষিণ দিকে এর পরে বাংলাদেশের আর কোনো ভূখণ্ড নেই। সেন্ট মার্টিন থেকে বিচ্ছিন্ন ১০০ থেকে ৫০০ বর্গমিটার আয়তনবিশিষ্ট কয়েকটি দ্বীপ রয়েছে, যেগুলোকে স্থানীয়ভাবে 'ছেঁড়াদিয়া' বা 'সিরাদিয়া' বলা হয়ে থাকে। ছেঁড়া অর্থ বিচ্ছিন্ন বা আলাদা, আর মূল দ্বীপ-ভূখণ্ড থেকে কিছুটা বিচ্ছিন্ন বলেই এ দ্বীপপুঞ্জের নাম ছেঁড়া দ্বীপ। দক্ষিণের এই বিচ্ছিন্ন দ্বীপে রয়েছে প্রচুর প্রাকৃতিক পাথর। প্রবাল দ্বীপে ইউনিয়ন সেন্ট মার্টিন্স থেকে ছেঁড়া দ্বীপ প্রায় আট কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। দ্বীপের প্রায় অর্ধেকই জোয়ারের সময় সমুদ্রের পানিতে ডুবে যায়। চট্টগ্রাম, পতেঙ্গা বা টেকনাফ থেকে আগে সেন্ট মার্টিন্স-এ যেতে হয়। তারপর ভাটার সময় সেখান থেকে হেঁটেই ছেঁড়া দ্বীপে যাওয়া যায়। অবশ্য জোয়ারের সময় যেতে হয় লঞ্চে করে। ছেড়া দ্বীপের অপরুপ প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখুন। সামুদ্রিক ঢেউ আর সারিসারি নারিকেল গাছ। নানা প্রজাতির সামুদ্রিক পাখির আবাসস্থলও ছেঁড়াদ্বীপ। গবেষকরা এখানে ১৮২ প্রজাতির জীব বৈচিত্রের সন্ধান পেয়েছেন যার মধ্যে রয়েছে ৪ প্রজাতির উভচর, ১৩০ প্রজাতির পাখি, ২০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী সামুদ্রিক জীবের উপস্থিতি আছে অনিন্দ্য সুন্দর এই দ্বীপে। প্রায় ৩৩,২৩৮ বছরের পুরান একটি প্রবালের ফসিল যেটি এই দ্বীপেই পাওয়া গিয়েছে। দ্বীপের উত্তর অংশে অবস্থিত জলাধারটি দেখুন। জোয়ারের সময় এই জলাধারটি পশ্চিম উপকুলে একটি সরু চ্যানেলের মাধ্যমে সাগরের সাথে যুক্ত হয়। শীতকালে এই দ্বীপে প্রচুর অতিথি পাখি এসে থাকে। এতে করে দ্বীপের পারিপার্শ্বিক এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বহুগুন বৃদ্ধি পায়। এছাড়া চাঁদনী রাতে ছেড়া দ্বীপ সাজে তার অপরুপ সাজে। * ছেড়া দ্বীপের একদম উপরের দিকটাতে ভরা পূর্ণিমাতে ক্যাম্পিং করে থাকতে পারেন। যদিও প্রশাসনের পক্ষ থেকে রাত্রি যাপনের অনুমতি নেই। * সাইক্লিং করতে পারে, সেক্ষেত্রে সেন্টমার্টিন থেকে সাইকেল ভাড়া করে নিয়ে আসতে হবে। * সাগরের পরিষ্কার পানিতে গোসল করতে পারে। তবে ধারালো প্রবাল থেকে সাবধানে থাকতে হবে। * সূর্যাস্ত দেখার জন্য ছেঁড়া দ্বীপ অন্যতম সেরা একটি জায়গা। * সমুদ্রের ডেউয়ের শব্দ উপযোগ করতে পারে। কোলাহলত থেকে দূরে গিয়ে সমুদ্রের জলরাশির তীরে আঁচড়ে পড়ার শব্দ আপনাকে অন্য এক জগতে নিয়ে যাবে। এখানে থাকা বা খাওয়ার ব্যবস্থা ভালো নেই। দ্বীপে যাওয়ার সময় খাবার নিয়ে যাওয়া উচিত। দ্বীপে কিছু মাছভাজার দোকান পাওয়া যেতে পারে। এখানে রাত্রি যাপনের অনুমতি বা ব্যবস্থা নেই। বিকেল চারটার পর এই দ্বীপে অবস্থান করা নিষিদ্ধ। থাকতে হলে সেন্টমার্টিন ও কক্সবাজারে যেয়ে থাকতে হবে। থাকার জন্য সেন্টমার্টিন ও কক্সবাজারে অনেক আবাসিক হোটেল রয়েছে। শাহপরীর দ্বীপ টেকনাফের সর্ব দক্ষিণে ভূ-ভাগের খুবই নিকটবর্তী একটি দ্বীপ। বর্তমানে এখানে সড়ক পথেই সারাবছর যাওয়া যায়। সড়ক পথে এটিই বাংলাদেশের সর্বশেষ গ্রাম বা এলাকা। সুলতান আলা-উদ-দীন শাহ এর শাসনামলে (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিষ্টাব্দে) ওয়ালি মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তি ছোট সোনা মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ। এই মসজিদটিকে বলা হতো 'গৌড়ের রত্ন'। এর বাইরের দিকে সোনালি রঙের এর আস্তরণ ছিল। সূর্যের আলো পড়লে এই মসজিদের রং সোনার মতো ঝলমল করত, তাই এর নাম সোনা মসজিদ। এটি বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা]]র শিবগঞ্জ থানায় অবস্থিত। মসজিদের চারকোণে চারটি বুরুজ আছে। এগুলোর ভূমি নকশা অষ্টকোণাকার। বুরুজগুলোতে ধাপে ধাপে বলয়ের কাজ আছে। বুরুজগুলোর উচ্চতা ছাদের কার্নিশ পর্যন্ত। মসজিদের পুব দেয়ালে পাঁচটি খিলানযুক্ত দরজা আছে। খিলানগুলো বহুভাগে বিভক্ত (multiple cusped)। এগুলো অলংকরণে সমৃদ্ধ। উত্তর ও দক্ষিণ দেয়ালে আছে তিনটি করে দরজা। তবে উত্তর দেয়ালের সর্ব-পশ্চিমের দরজাটির জায়গায় রয়েছে সিঁড়ি। এই সিঁড়িটি উঠে গেছে মসজিদের অভ্যন্তরে উত্তর-পশ্চিম দিকে দোতলায় অবস্থিত একটি বিশেষ কামরায়। কামরাটি পাথরের স্তম্ভের উপর অবস্থিত। মসজিদের গঠন অনুসারে এটিকে জেনানা-মহল বলেই ধারণা করা হয়। তবে অনেকের মতে এটি জেনানা-মহল ছিল না, এটি ছিল সুলতান বা শাসনকর্তার নিরাপদে নামাজ আদায়ের জন্য আলাদা করে তৈরি একটি কক্ষ, অর্থাৎ  বাদশাহ্‌-কা-তাখত্‌ । মসজিদটির অভ্যন্তরভাগ কালো ব্যাসাল্টের ৮টি স্তম্ভ দ্বারা উত্তর দক্ষিণে তিনটি আইল ও পূর্ব-পশ্চিমে পাঁচটি সারিতে (bay) বিভক্ত। এই পাঁচটি সারির মাঝের সারিটি ১৪'৫" চওড়া, বাকি সারিগুলো ১১'৪" চওড়া। পুব দেয়ালের পাঁচটি দরজা বরাবর মসজিদের অভ্যন্তরে রয়েছে পাঁচটি মিহরাব। এদের মধ্যে মাঝেরটি আকারে বড়। প্রতিটির নকশাই অর্ধ-বৃত্তাকার। মিহরাবগুলোতে পাথরের উপর অলংকরণ রয়েছে। সর্ব উত্তরের মিহরাবটির উপরে দোতলার কামরাটিতেও একটি মিহরাব রয়েছে। মসজিদের অভ্যন্তরের ৮টি স্তম্ভ ও চারপাশের দেয়ালের উপর তৈরি হয়েছে মসজিদের ১৫টি গম্বুজ। মাঝের মিহরাব ও পূর্ব দেয়ালের মাঝের দরজার মধ্যবর্তী অংশে ছাদের উপর যে গম্বুজগুলো রয়েছে সেগুলো বাংলা চৌচালা গম্বুজ। এদের দুপাশে দুসারিতে তিনটি করে মোট ১২টি গম্বুজ রয়েছে। এরা অর্ধ-বৃত্তাকার গম্বুজ। এ মসজিদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, বাইরের যে কোনো পাশ থেকে তাকালে কেবল পাঁচটি গম্বুজ দেখা যায়, পেছনের গম্বুজগুলো দৃষ্টিগোচর হয় না। পুরো মসজিদের অলংকরণে মূলত পাথর, ইট, টেরাকোটা ও টাইল ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মাঝে পাথর খোদাই এর কাজই বেশি। মসজিদের সম্মুখভাগ, বুরুজসমূহ, দরজা প্রভৃতি অংশে পাথরের উপর অত্যন্ত মিহি কাজ রয়েছে, যেখানে লতাপাতা, গোলাপ ফুল, ঝুলন্ত শিকল, ঘণ্টা ইত্যাদি খোদাই করা আছে। ফ্যাসাদগুলোতে দুই সারিতে প্যানেলের কাজ রয়েছে, নিচেরগুলো উপরের প্যানেলগুলোর চাইতে আকারে বড়। দরজাগুলোর মাঝের অংশে এই প্যানেলগুলো অবস্থিত। দরজাগুলো অলংকরণযুক্ত চতুষ্কোণ ফ্রেমে আবদ্ধ। খিলানগুলো পাথর খোদাই এর অলংকরণযুক্ত। দুটি খিলানের মধ্যভাগেও (spandrel) পাথরের অলংকরণ রয়েছে। মাঝের দরজাটির উপরে একটি শিলালিপি পাওয়া যায়। ক্রেইটন ও কানিংহামের বর্ণনা থেকে জানা যায়, একসময় বাইরের দিকে পুরো মসজিদটির উপর সোনালি রঙের আস্তরণ ছিল, মতান্তরে কেবল গম্বুজগুলোর ওপর। গম্বুজগুলোর অভ্যন্তরভাগ টেরাকোটা সমৃদ্ধ। ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাধারনত সড়কপথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে এখানে নিয়মিত বাস চলাচল করে। এছাড়া ঢাকা থেকে ট্রেনে রাজশাহীতে আসার পর বাস বা ট্রেনে করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাওয়া যাবে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাওয়ার পর বাস, সিএনজি বা স্থানীয় যানবহনে এই মসজিদে আসা যায়। এখানে কোন বিমানবন্দর নেই। তবে বিমানে রাজশাহীতে আসার পর বাস বা ট্রেনে করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আসা যায়। রাত্রিযাপনের জন্য শিবগঞ্জে ভালো মানের আবাসিক হোটেল নেই। রাতে থাকার জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে আসতে হবে। এখানে ভালো মানের খাবার রেস্তোরা নেই। তবে স্থানীয় কিছু রেস্তোরায় বিশেষায়িত খাবার পাওয়া যায়, যা পর্যটকদের জন্য নতুন অভিজ্ঞতা সঞ্চার করে। * তিন নদীর মোহনা অমলসিদ; * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, জকিগঞ্জঃ +৮৮০১৯৩৭-৪০৫ ৫৮৩; * সিভিল সার্জন কার্য্যালয়, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৬৩০৮; * ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৭০৫৫; * ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-২৮৩০৫২০; জঙ্গলবাড়ি দূর্গ বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলায় অবস্থিত ঈশা খাঁর স্মৃতিবিজড়িত স্থাপনাবিশেষ। মসনদে-আলা-বীর ঈশা খাঁ ছিলেন বাংলার বার ভূঁইয়াদের প্রধান। ঈশা খাঁর জঙ্গলবাড়ি প্রকৃতপক্ষে ঈশা খাঁর দ্বিতীয় রাজধানী ছিল। বর্তমানে এটি বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তর কর্তৃক তালিকাভুক্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। ঈশা খাঁ’র আদি নিবাস আফগানিস্তান। মুঘল ও ইংরেজদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ বাংলার জমিদারগণ তাকে গোয়েন্দা মারফতে বাংলায় আসার সংবাদ পাঠালে তিনি ১৪০০ ঘোড়সওয়ার, ২১টি নৌবিহার ও গোলাবারুদ নিয়ে ত্রিপুরা রাজ্যে পৌঁছান। ১৫৮৫ সালে তৎকালীন কোচ রাজা লক্ষ্মণ হাজরা ও রাম হাজরাকে পরাজিত করে জঙ্গলবাড়ি দুর্গ দখল করেন। কোচ রাজা লক্ষ্মণ হাজরা বা ঈশা খাঁর কেউ এই দূর্গের স্থপতি নয়। এটি প্রাক-মুসলিম যুগে নির্মিত বলে ধারণা করা হয়। তবে ঈশা খাঁ দুর্গ দখল করার পর এর ভিতরে কিছু স্থাপনা নির্মাণ করেন। এই দুর্গ থেকে পরে তিনি একে একে সোনারগাঁওসহ মোট ২২টি পরগণা দখল করেন। ১৫৯৭ সালে তিনি পাকুন্দিয়ার এগারসিন্দুরে মুঘল সম্রাট আকবরের সেনাপতি মানসিংকে পরাজিত করেন। কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলাধীন কাদিরজঙ্গল ইউনিয়নের জঙ্গলবাড়ি গ্রামে নরসুন্দা নদীর তীরে দূর্গটির অবস্থান। ঢাকার গুলিস্তান [অনন্যা সুপার, যাতায়াত সায়েদাবাদ থেকে [ঈশাখাঁ এক্সক্লুসিভ এবং মহাখালী [কিশোরগঞ্জ ট্রাভেলস, অনন্যা পরিবহন, অনন্যা ক্লাসিক, এগারসিন্দুর, হাওড় বিলাস] থেকে প্রতি দিন কিশোরগঞ্জের উদ্দেশ্যে বাস ছাড়ে। তাছাড়া ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে এগারসিন্দুর এক্সপ্রেস এবং ১০ টায় কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেসে করে কিশোরগঞ্জ যাওয়া যায়। কিশোরগঞ্জ আসার পর সাত কিলোমিটার বাস, অটো রিকশায় চেপে জঙ্গলবাড়িতে পৌঁছানো যাবে। দূর্গটিতে বর্তমানে উত্তর-দক্ষিণে লম্বা ইটের পাঁচিল দিয়ে ভাগ করা দুটি চত্বর রয়েছে। স্থানীয়রা পাঁচিলটি পরিচিতি ঘটান 'প্রাসাদ প্রাচীর' নামে। দক্ষিণ দিকে একটি তোরণ আছে। তোরণটির সামনের দিকে 'করাচি' নামে একটি পূর্বমূখী একতলা ভবন রয়েছে। তোরণের পিছনে 'অন্দর মহল' নামে এক তলা দক্ষিণমুখী একটি ভবন রয়েছে। পুরো ইটের দেওয়াল চুনকামসহ লেপন দিয়ে ঢাকা। দক্ষিণ, পশ্চিম ও উত্তর দিকে গভীর পরিখা খনন করা আছে। পরিখাটিকে পূর্বদিকে নরসুন্দা নদীর সাথে সংযুক্ত করা হয়। বাড়ির সামনে ঈশা খাঁর সময়ের খনন করা একটি দীঘি আছে। তার পাশেই আছে একটি তিনগম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ। ধারণা করা হয়, ঈশা খাঁ মসজিদটি নির্মাণ করেছেন। মসজিদটিতে রয়েছে মুঘল স্থাপত্যশৈলীর ছাপ। মসজিদের পাশেই ঈশা খাঁর বংশধরদের বাঁধানো কবর রয়েছে। ২০০৫ সালের ১২ জুন দূর্গের ভিতরের দরবারগৃহটি সংস্কার করে স্থানীয় প্রশাসন 'ঈশা খাঁ স্মৃতি জাদুঘর ও পাঠাগার' স্থাপন করে। সেখানে ঈশা খাঁর বিভিন্ন ছবি, তাঁর বংশধরদের তালিকা এবং বিভিন্ন নিদর্শন রয়েছে। সড়কপথ এবং রেলপথের সাহায্যে খুব সহজে ঢাকা থেকে জয়পুরহাট যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে সরাসরি বাস, ট্রেন আছে। ঢাকা হতে জয়পুরহাটগামী আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচীঃ ! ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য | ৭৬৫ নীলসাগর এক্সপ্রেস সোমবার ঢাকা ০৬৪০ চিলাহাটি | ৭০৫ একতা এক্সপ্রেস নেই ঢাকা ১০৪৫ পঞ্চগড় আকাশ পথে যাওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই। নদীপথে যাওয়ার সুবিধা নাই প্রশস্ত এবং নাব্য নদীর অভাবে। # লাগর পীর (রঃ) এর মাজার | নাম= হোটেল সৌরভ ইন্টারন্যাশনাল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন ০৮৮ ০৫৭১-৬২০০৭| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে নবীনগরে এই স্মৃতিসৌধ অবস্থিত। ২০০২ খ্রিস্টাব্দে গৃহীত প্রকল্প অনুযায়ী এখানে একটি অগ্নিশিখা, সুবিস্তৃত ম্যুরাল এবং একটি গ্রন্থাগার স্থাপনের পরিকল্পনা আছে। বাংলাদেশ সফরকারী বিদেশি রাষ্ট্র প্রধানগণের নিজ হাতে এখানে স্মারক বৃক্ষরোপণ করে থাকেন। স্মৃতিসৌধের মিনার ব্যতিত প্রকল্পটির মহা-পরিকল্পনা ও নৈসর্গিক পরিকল্পনাসহ অন্য সকল নির্মাণ কাজের স্থাপত্য নকশা প্রণয়ন করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থাপত্য অধিদপ্তর। পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে আকাশপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। বাস বা ট্রেনে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। নৌপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। ঢাকায় প্রচুর উন্নতমানের আবাসিক হোটেল, মোটেল ও বাংলো আছে। স্মৃতিসৌধের পাশেই অনেক ভালো মানের রেস্তোরা আছে। এখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। জাদিপাই ঝর্ণা বাংলাদেশ]]ের বান্দরবন জেলা]]র রুমা উপজেলা]]য় অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের প্রশস্ততম ঝর্ণাগুলোর মাঝে একটি। এই কারণে এই ঝর্ণা বাংলাদেশের অন্যতম আকর্ষণীয় জলপ্রপাত। বর্ষাকালে জলপ্রপাতের পানি প্রবাহ বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় বৃদ্ধি পায়। বর্ষা মৌসুমে দেশের নানা প্রান্ত থেকে সৌন্দর্য্য পিপাসু মানুষ জাদিপাই ঝর্ণা দেখতে ছুটে আসে। প্রথমে বান্দরবান আসতে হবে। ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দারবানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া যথাক্রমে নন এসি ৫৫০ টাকা ও এসি ৯৫০-১৫০০ টাকা। ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান যেতে সময় লাগে ৮-১০ ঘণ্টা। ট্রেনে যেতে চাইলে ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম]]গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর গোধূলি এইসব ট্রেনে করে চট্রগ্রাম যাওয়া যাবে। শ্রেনীভেদে ভাড়া ৩৫০ থেকে ১২০০টাকা। এছাড়া ঢাকা থেকে আকাশপথে সরাসরি চট্রগ্রাম আসা যায়। চট্টগ্রামের বদ্দারহাট থেকে পুবালি ও পূর্বানী নামের দুটি বাস বান্দরবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ দুটি বাসে জনপ্রতি ২২০ টাকা ভাড়া লাগে। চট্রগ্রামের ধামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ২০০-৩০০ টাকা ভাড়ায় বাসে করে বান্দরবান আসা যায়। ; বান্দরবান থেকে জাদিপাই ঝর্ণা বান্দরবান থেকে চান্দের গাড়ি, সিএনজি অটো রিক্সা বা বাসে করে করে রুমা যেতে হবে। রুমা বাজারে অবশ্যই বিকেল ৪ টার আগে পৌঁছাতে হবে। ৪ টার পরে সেনাবাহিনী আর কোন গাড়ি বগা লেকের উদ্দেশ্যে ছাড়তে দেয় না। রুমা থেকে চান্দের গাড়িতে করে বগালেক বা কেওক্রাডং পর্যন্ত যেতে পারবেন। কেওক্রাডং পর্বতের পূর্ব দিকের ঢাল বেয়ে ১০-১৫ মিনিট হাঁটলেই পাওয়া যাবে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত গ্রাম পাসিং পাড়া, যা প্রায় ৩০৬৫ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। পাসিং পাড়া থেকে যেতে হবে জলদিপাই পাড়া, এ পথটি বেশ খাঁড়া। সাথে লাঠি থাকলে পথ চলতে সুবিধা হবে। ৩০-৪০ মিনিট হাঁটার পরে জলদিপাই পাড়া পৌঁছানো যাবে। জলদিপাই পাড়া থেকে আরও প্রায় ৩০ মিনিট হাঁটার পরে পাওয়া যাবে জলদিপাই ঝর্ণা। প্রায় ২৫০ ফুট উঁচু এই ঝর্ণা। বান্দরবান থেকে রুমা পর্যন্ত বাস ভাড়া ১০০ টাকা এবং রুমা থেকে রুমা বাজার পর্যন্ত চান্দের গাড়ির ভাড়া জন প্রতি ৩০ টাকা। রুমা বাজার থেকে এরপরে চান্দের গাড়ি রিজার্ভ করে যেতে হবে। এছাড়া বান্দরবান থেকে চাইলে গাড়ি রিজার্ভ করে নেওয়া যায়। চান্দের গাড়ির ভাড়া মৌসুম ভেদে কমবেশি হয়। উল্লেখ্য রুমা বাজার থেকে অবশ্যই একজন গাইড নিতে হবে। বাজারে গাইড সমিতি আছে সেখান গেলেই গাইড পাওয়া যাবে। দিন প্রতি তাদের সার্ভিস চার্জ ৫০০ টাকা। গাইড ছাড়া সেনাবাহিনী যাওয়ার অনুমতি দেয় না। রাত্রিযাপনের জন্য বগালেক দার্জিলিং পাড়া ও কেওক্রাডং এ বেশ কিছু কটেজ আছে। এসব কটেজে ভোজনেরও ব্যবস্থা রয়েছে। জাপান হল পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। এই দেশটি প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে জাপান সাগর, পূর্ব চীন সাগর, চীন, উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও রাশিয়ার পূর্ব দিকে উত্তরে ওখোৎস্ক সাগর থেকে দক্ষিণ পূর্ব চীন সাগর ও তাইওয়ান পর্যন্ত প্রসারিত। যে কাঞ্জি অনুসারে জাপানের নামটি এসেছে, সেটির অর্থ "সূর্য উৎস"। জাপানকে প্রায়শই "উদীয়মান সূর্যের দেশ" বলে অভিহিত করা হয়। পূর্ব এশিয়ার প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূল বরাবর জাপানের মোট ৬,৮৫২টি দ্বীপ আছে। অধিকারভুক্ত দ্বীপগুলি সহ এই দেশটি ২৪° ও ৪৬° উত্তর অক্ষাংশ এবং ২২° ও ১৪৬° পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। উত্তর থেকে দক্ষিণে জাপানের প্রধান দ্বীপগুলি হল হোক্কাইডো, হোনশু, শিকোকু ও ক্যুশু। ওকিনাওয়া সহ র্যু ক্যু দ্বীপপুঞ্জ হল ক্যুশুর দক্ষিণে একটি দ্বীপমালা। এই সব দ্বীপগুলিকে একসঙ্গে জাপান দ্বীপমালা বলা হয়ে থাকে। জাপান ভূখণ্ডের ৭৩ শতাংশই বনভূমি, পার্বত্য অঞ্চল এবং কৃষি, শিল্প বা গৃহনির্মাণের অনুপযোগী। এই কারণে জনবসতি অঞ্চলগুলি, যেগুলি মূলত উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত, সেগুলি অত্যন্ত ঘন বসতিপূর্ণ। জাপান বিশ্বের সর্বাধিক জনঘনত্বপূর্ণ দেশগুলির অন্যতম। জাপানের দ্বীপগুলি প্রশান্ত মহাসাগরীয় আগ্নেয় মেখলার আগ্নেয়গিরি অঞ্চলে অবস্থিত। দক্ষিণে মহাদেশীয় আমুরিয়ান পাত ও ওকিনাওয়া পাতের তলায় ফিলিপিন সাগর পাতের অবনমন এবং উত্তরে ওখোটস্ক পাতের তলায় প্রশান্ত মহাসাগরীয় পাতের অবনমনের ফলে কয়েক কোটি বছর ধরে মধ্য-সিলুরিয়ান থেকে প্লেইস্টোসিন যুগে সংঘটিত একটি প্রকাণ্ড মহাসাগরীয় চলন এর কারণ। জাপান প্রকৃতপক্ষে ইউরেশীয় মহাদেশের পূর্ব উপকূলের সঙ্গে যুক্ত ছিল। নিমজ্জমান পাতগুলি জাপানকে পূর্ব দিকে টেনে আনে। এর ফলে ১৫ মিলিয়ন বছর আগে জাপান সাগরের উদ্ভব ঘটে। প্রশান্ত মহাসাগরীয় আগ্নেয় মেখলায় অবস্থিত হওয়ার দরুন জাপানে প্রায়শই ভূমিকম্প ও সুনামির ঘটনা ঘটে। উন্নত বিশ্বের মধ্যে জাপানই সর্বোচ্চ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের বিপদসঙ্কুল দেশ। আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩০,০০০ অব্দের একটি পুরনো প্রস্তরযুগীয় সংস্কৃতি জাপানি দ্বীপমালায় প্রথম মানব জনবসতি গড়ে তুলেছিল বলে জানা গিয়েছে। এরপর খ্রিস্টপূর্ব ১৪,০০০ অব্দ নাগাদ (জামোন যুগের শুরুতে) মধ্য প্রস্তরযুগ থেকে নব্য প্রস্তরযুগের মধ্যবর্তী সময়ে একটি সেমি-সেড্যানটারি শিকারী-সংগ্রাহক সংস্কৃতি গড়ে ওঠে। এদের মধ্যে সমসাময়িক কালের আইনু জাতি ও ইয়ামাতো জাতির পূর্বপুরুষেরাও ছিলেন। এই মানুষেরা গুহায় বাস করত এবং এদের জীবিকা ছিল মৌলিক কৃষিকাজ। এই যুগে নির্মিত চিত্রিত মাটির পাত্রগুলি বিশ্বের প্রাচীনতম অধুনা-বর্তমান মৃৎশিল্পের কয়েকটি নিদর্শন। খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ অব্দ নাগাদ ইয়ায়োই জাতি জাপানি দ্বীপপুঞ্জে প্রবেশ করে জোমনদের সঙ্গে মিশে যেতে শুরু করে। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ অব্দ নাগাদ শুরু হওয়া ইয়ায়োই যুগে ভিজে-চাল উৎপাদন, মৃৎশিল্পের একটি নতিন ধারার বিকাশ, এবং কোরিয়া ও চীনের অনুসরণে ধাতুবিদ্যার চর্চা শুরু হয়। চীনা বুক অফ হান-এ প্রথম জাপানের লিখিত ইতিহাস পাওয়া যায়। তিন রাজ্যের নথি অনুযায়ী, খ্রিস্টীয় ৩য় শতাব্দীর জাপান দ্বীপমালার সবচেয়ে শক্তিশালী রাজ্যটির নাম ছিল ইয়ামাতাই-কোকু। কোরিয়ার বায়েকজে থেজে জাপানে প্রথম বৌদ্ধধর্মের আগমন ঘটেছিল। তবে জাপানি বৌদ্ধধর্মের পরবর্তীকালীন বিকাশ ঘটেছিল প্রধানত চীনা প্রভাবে। প্রথম দিকে জাপানে বৌদ্ধধর্ম বাধাপ্রাপ্ত হলেও, পরে এই ধর্ম জাপানের শাসকশ্রেণির পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করে এবং অসুকা যুগে (৫৯২-৭১০ খ্রিস্টাব্দ) সর্বত্র মান্যতা পায়। ৮ম শতাব্দীর নারা যুগে (৭১০-৭৮৪) জাপানে শক্তিশালী রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে। এই সময় রাষ্ট্রশক্তির কেন্দ্র ছিল হেইজো-ক্যো-র রাজসভা (আধুনিক নারা)। নারা পর্যায়ে জাপানি সাহিত্যের বিকাশ ঘটতে শুরু করে। এই যুগেই বৌদ্ধধর্ম-অনুপ্রাণিত শিল্পকলা ও স্থাপত্যেরও বিকাশ ঘটতে শুরু করেছিল। ৭৩৫-৭৩৭ খ্রিস্টাব্দের বসন্তরোগ মহামারীতে সম্ভবত জাপানের এক-তৃতীয়াংশ অধিবাসীর মৃত্যু ঘটে। ৭৮৪ সালে সম্রাট কাম্মু নারা থেকে নাগাওকা-ক্যো-তে রাজধানী সরিয়ে আনেন। এরপর ৭৯৪ সালে হেইয়ান-ক্যো-তে (আধুনিক ক্যোটো) রাজধানী অপসারিত হয়। জাপানে মোঙ্গল অনুপ্রবেশের সময় সামুরাই যোদ্ধারা মোঙ্গলদের সম্মুখীন হচ্ছে। কথিত আছে, কামিকাজে নামে দুটি ঝড় জাপানকে মোঙ্গলদের হাত থেকে রক্ষা করেছিল। এই সময় হেইয়ান যুগ (৭৯৪-১১৮৫) শুরু হয়। এই যুগেই জাপানের স্বতন্ত্র সংস্কৃতির উদ্ভব ঘটে। এই যুগ শিল্পকলা, কবিতা ও গদ্য সাহিত্যের জন্য খ্যাত। মুরাসাকি শিকিবুর দ্য টেল অফ গেনজি ও জাপানের জাতীয় সংগীত কিমিগায়ো-এর কথা এই যুগেই রচিত হয়। হেইয়ান যুগ থেকেই প্রধানত দুটি প্রধান সম্প্রদায়ের (সাইচোর টেন্ডাই ও কুকাইয়ের শিংগন) মাধ্যমে বৌদ্ধধর্ম ছড়িয়ে পড়তে থাকে। ১১শ শতাব্দীর শেষার্ধ্বে পিওর ল্যান্ড বৌদ্ধধর্ম (জোদ-শু, জোদ-শিংশু) খুবই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। জাপানের প্রধান দুইটি ধর্ম হলো শিন্তো ধর্ম ও বৌদ্ধ ধর্ম। প্রাকৃতিক শক্তিসমূহের প্রাচীন উপাসনার বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী শিন্তো ধর্মের ভিত্তি। শিন্তো ধর্মে মৃত্যু পরবর্তী জীবন নিয়ে কিছু বলা নেই বলে বৌদ্ধ ধর্ম ও শিন্তো ধর্ম বহু যুগ ধরে জাপানে সহাবস্থান করেছে। অনেক ক্ষেত্রে শিন্তো উপাসনালয় এবং বৌদ্ধ মন্দিরগুলি প্রশাসনিকভাবে সংযুক্ত হয়ে পড়ে। বর্তমানেও বহু জাপানি দুই ধর্মই সমানভাবে অনুসরণ করে। শিন্তো ধর্ম ১৬শ থেকে ১৯শ শতকে বিস্তার লাভ করে। মেইজি পুনঃপ্রতিষ্ঠার সময় জাপানি নেতারা শিন্তো ধর্ম গ্রহণ করেন এবং এটিকে সরকারীভাবে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে জাপানিদের মধ্যে জাতীয়তাবাদী ও দেশপ্রেমী অনুভূতি জাগিয়ে তুলতে ব্যবহার করেন। জাপানের সম্রাটকে ইশ্বরের অবতার মনে করা হত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর শিন্তো ধর্মের জন্য সরকারি পৃষ্ঠপোষোকতা বন্ধ হয়ে যায় এবং সম্রাট দেবত্ব বিসর্জন দেন। বর্তমান জাপানিদের জীবনে শিন্তো ধর্মের কোন কেন্দ্রীয় ভূমিকা নেই। স্বল্প সংখ্যক অনুসারী বিভিন্ন শিন্তো উপাসনালয়গুলিতে যান। ঐতিহাসিকভাবে বিখ্যাত বা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় উপাসনালয়গুলিতে অনেক পর্যটকেরাও বেড়াতে আসেন। এগুলিতে বহু বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয় এবং জন্মের পর ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সময়ে শিশুদের এখানে নিয়ে আসা হয়। প্রতি বছর এগুলিকে কেন্দ্র করে অনেক উৎসব হয়। জাপানের অনেক বাসাতে শিন্তো দেবদেবীদের পূজার উদ্দেশ্যে নির্মিত একটি তাক বা স্থান থাকে। ৬ষ্ঠ শতকে জাপানে প্রথম বৌদ্ধ ধর্মের প্রচলন হয় এবং এর পরের প্রায় ১০ শতক ধরে এটি জাপানের বুদ্ধিবৃত্তিক, শৈল্পিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। জাপানের বেশির ভাগ অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার দায়িত্বে থাকেন বৌদ্ধ পুরোহিতেরা। বহু জাপানি পূর্বপুরুষদের স্মরণে বৌদ্ধ মন্দিরে যায়। ৬ষ্ঠ ও ৯ম শতকের মাঝামাঝি সময়ে চীন থেকে কনফুসিয়াসবাদের আগমন ঘটে। কিন্তু বৌদ্ধধর্মের তুলনায় এর গুরুত্ব ছিল কম। ১৯শ শতকের শেষভাগ পর্যন্ত এটি জাপানে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিরাজমান ছিল এবং আজও জাপানি চিন্তাধারা ও মূল্যবোধে কনফুসিয়াসের দর্শনের বড় প্রভাব দেখতে পাওয়া যায়। ১৫৪৯ সালে জাপানে খ্রিস্টধর্মের আগমন ঘটে এবং এক শতাব্দী পরে এটিকে সরকার নিষিদ্ধ করে দেন। পরে ১৯শ শতকের শেষভাগে এসে এটি আবার জাপানে উপস্থাপিত হয় এবং খুব ধীরে বিস্তার লাভ করতে থাকে। বর্তমানে জাপানে প্রায় ৩০ লক্ষ খ্রিস্টান বাস করে। বর্তমানে অনেক জাপানি বেশ কিছু নতুন নতুন ধর্মের বা বিশ্বাস ব্যবস্থার অনুসারী হওয়া শুরু করেছে, যেগুলি শিন্তো, বৌদ্ধধর্ম, স্থানীয় কুসংস্কার থেকে ধারণা ধার নিয়েছে এবং স্থানীয় জনগণের সামাজিক চাহিদা মেটাতে গড়ে উঠেছে। এরকম নতুন ধর্মের সংখ্যা কয়েকশ'র মত। এগুলি সব মিলিয়ে কোটি কোটি জাপানি অনুসরণ করে থাকে। বর্তমানে অনেক জাপানি দের মধ্যে ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনেক কৌতূহল দেখা যায় এবং অনেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে। জাপানে বেশ কয়েকটি রেলওয়ে কোম্পানি রয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা বিদ্যমান। এসব রেল কোম্পানির মধ্যে জাপান রেলওয়েস গ্রুপ, কিনটেটসু কর্পোরেশন সেইবু রেলওয়ে, কেইও কর্পোরেশন উল্লেখযোগ্য। এসব কোম্পানি রেল পরিবহনকে আকর্ষণীয় করার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে থাকে; যেমন- রেল স্টেশনে খুচরা দোকান স্থাপন। প্রায় ২৫০ কিলোমিটারব্যাপী বিস্তৃত শিনকানসেন জাপানের প্রধান শহরগুলোকে সংযুক্ত করেছে। এছাড়া অন্যান্য রেল কোম্পানিও সময়ানুবর্তিতার জন্য সুপরিচিত। জাপানে ১৭৩টি বিমানবন্দর রয়েছে। সবচেয়ে বড় অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর হল হানেদা বিমানবন্দর, এটি এশিয়ার সবচেয়ে ব্যস্ততম বিমানবন্দর। জাপানের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হলনারিতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। অন্যান্য বড় বিমানবন্দরের মধ্যে রয়েছে কানসাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, শুবু সেন্ট্রেয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। জাপানের সবচেয়ে বড় সমুদ্র বন্দর হল নাগোয়া বন্দর। জাপান হচ্ছে একটি দ্বীপদেশ যা মহাসাগর দ্বারা পরিবেষ্টিত। এখানকার মানুষ সবসময় প্রচুর সীফুড খাওয়ার সুবিধা গ্রহণ করেছে। এটি কিছু খাদ্যবিদদের মতামত যে জাপানি খাদ্য সর্বদা উপর নির্ভর করে প্রধানত শষ্যের উপর সাথে থাকে শাকসব্জি বা সামুদ্রিক আগাছা, দ্বিতীয়ত পাখিজাত মাংস এবং সামান্য পরিমাণ লাল মাংস। বৌদ্ধধর্ম প্রসার লাভের আগ থেকেই জাপানে মাংস গ্রহণের এই অনীহা ভাব ছিলো। ইদো যুগে ইয়োতসুশি বা চারপেয়ে জন্তু খাওয়া নিষিদ্ধ ছিলো। এই সত্ত্বেও জাপানে লাল মাংস ভোজন সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়নি। গৃহপালিত পশুদের বিপরীতে বন্য খেলা খাওয়া মেনে নেওয়া হয়েছিলো। বিশেষ করে ফাঁদ পেতে খরগোশ শিকারের জন্য এমন শব্দ (ওয়া) ব্যবহার হতো যা সাধারণত একটি পাখির জন্য সংরক্ষিত শব্দ। সাধারণ খাদ্যদ্রব্যগুলির ক্রমবর্ধমান খরচের কারণে জাপানী পরিবারের প্রক্রিয়াকৃত খাবারগুলি র ব্যবহার আরও সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে। কিয়োটো সবজি বা কিয়াইয়াই জনপ্রিয়তা বাড়ছে এবং বিভিন্ন ধরনের কিয়োটো সবজির ব্যবহার আবারো ফিরে আসছে। জাফলং সিলেট জেলা]]র দর্শনীয় স্থান যা গোয়াইনঘাট উপজেলা]]র ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে অবস্থিত। সিলেট থেকে জাফলং এর দুরত্ব মাত্র ৬২ কিলোমিটার। পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ পানির ধারা, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রিজ, উঁচু উঁচু পাহাড়ে সাদা মেঘের খেলা জাফলংকে করেছে অনন্য। ঋতুভেদে জাফলং একেক রকম রুপ প্রকাশ করে। জাফলং যেতে হলে প্রথমে আসতে হবে চায়ের দেশ সিলেটে। দেশের নানা প্রান্ত থেকে বিভিন্ন মাধ্যমে সিলেট আসা যায়। বাস, ট্রেন কিংবা আকাশপথে যে কোন উপায়েই সিলেট আসতে পারবেন। ঢাকা থেকে সিলেটগামী যে কোন বাসে সিলেট আসা যাবে। ঢাকার ফকিরাপুল, গাবতলী, সায়েদাবাদ, মহাখালি ও আবদুল্লাপুর বাস টার্মিনাল থেকে সিলেটের বাস ছেড়ে যায়৷ গ্রীন লাইন, সৌদিয়া, এস আলম, শ্যামলি ও এনা পরিবহনের এসি বাস যাতায়াত করে। এছাড়াও ঢাকা থেকে সিলেট যেতে শ্যামলী, হানিফ, ইউনিক, এনা পরিবহনের নন এসি বাস চলাচল করে। সকাল, দপুর কিংবা রাত সব সময়ই বাস ছেড়ে যায়। ঢাকা থেকে সিলেট এর দূরত্ব ২৪০কিলোমিটার, সিলেট পৌঁছাতে সাধারণত লাগে ৬ ঘণ্টার মত। ঢাকা থেকে ট্রেনে করে সিলেট যেতে কমলাপুর কিংবা বিমান বন্দর রেলওয়ে স্টেশান হতে উপবন, জয়ন্তিকা, পারাবত অথবা কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনকে বেছে নিতে পারেন আপনার ভ্রমণ সঙ্গী হিসাবে। ট্রেনে সিলেট যেতে সময় লাগে ৭-৮ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে সবচেয়ে দ্রুত সময়ে ও সাচ্ছন্দে যেতে আকাশ পথকে বেছে নেওয়া যাবে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশ, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার, নভো এয়ার এবং ইউএস বাংলা এয়ারের বিমান প্রতিদিন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। চট্রগ্রাম থেকে গ্রীন লাইন, এনা, সৌদিয়া সহ অন্যান্য আরও অনেক বাস সিলেট যায়। পাহাড়িকা এবং উদয়ন এক্সপ্রেস নামের দুটি ট্রেন সপ্তাহে ৬ দিন চলাচল করে। সিলেটে থেকে প্রায় সকল প্রকার যানবাহনেই জাফলং যাওয়া যায়। লোকাল বাসে যেতে শহরের শিবগঞ্জে যেতে হবে। সিএনজি বা অটোরিকশায় জাফলং যাওয়া যাবে তবে খরচ তুলনামূলক বেশি পড়বে। সারাদিনের জন্য মাইক্রোবাস রিজার্ভ নেওয়া যায়। সিলেট নগরীর যেকোন অটোরিকশা বা সিএনজি স্ট্যান্ড থেকেই জাফলং যাতে পারবেন। দলগত ভাবে গেলে মাইক্রোবাস রিজার্ভ করে গেলেই ভালো, তাহলে আশেপাশের অন্যান্য যায়গা নেমে ঘুরে দেখা যাবে। ঠিক করার আগে ভাল মত দরদাম ও কি কি দেখতে চান তা ভালো করে কথা বলে নিতে হবে। জাফলং এ জেলা পরিষদের বাংলো ছাড়া থাকার ভালো কোন ব্যবস্থা নেই। বাংলোতে থাকতে হলে আগে থেকেই বুকিং দিয়ে রাখতে হবে। তাই সাধারণত পর্যটকরা সিলেট]]েই ফিরে আসেন। লালা বাজার এলাকায় ও দরগা রোডে কম ভাড়ায় অনেক মানসম্মত হোটেল আছে৷ যেখানে বিভিন্ন মানের হোটেলে আছে, সর্বনিম্ন ২০০ টাকা রুম পাওয়া যায়। জাফলং এ পর্যটকদের খাওয়ার জন্য বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট রয়েছে। ২৫০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে একজন এখানে দুপুরের খাবার সেরে নিতে পারেন। | নাম= পর্যটন রেস্তোরা| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= জাফলং, তামাবিল জিরো পয়েন্ট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন ৮৮০১৮১৯৯-০৪০৭৫ (ম্যানেজার নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | নাম= পিকনিক সেন্টার রেস্টুরেন্ট| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= জাফলং বল্লাঘাট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন ৮৮০১৭১২ ৭৪৬৪২৫ (ম্যানেজার নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | নাম= ক্ষুধা রেস্টুরেন্ট| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= জাফলং বল্লাঘাট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন ৮৮০১৭২১-৯১২৫১৭ (ম্যানেজার নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= জাহাজপুরা বাংলাদেশের কক্সবাজার শহর থেকে সমুদ্র উপকূলীয় মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে দক্ষিণ দিকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে একটি নির্জন গ্রাম। জাহাজপুরা গ্রামের পূর্ব পাশে উঁচু পাহাড়ের নিচে আকাশছোঁয়া পাঁচ হাজারের বেশি শতবর্ষী গর্জনগাছ দাঁড়িয়ে আছে। প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এই গর্জনগাছের ফল থেকে চারা সৃজন করে সারা দেশে বনায়ণ করে বনবিভাগ। গর্জন বনের ভেতর হরিণ, হাতিসহ নানা বণ্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করছে বনবিভাগের সহযোগিতায় বেসরকারি সংস্থা নিসর্গ সহায়তা প্রকল্প। গাছে গাছে দেখা মেলে শত শত বানরের লাফালাফি, পাখির কিচিরমিচির। বর্ষায় হাঁটাহাঁটির সময় সতর্ক থাকা প্রয়োজন। বনে প্রবেশের পূর্বে বনকর্মীদের পরামর্শ নেয়া উচিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় পাহাড়ের ওপর একটি যুদ্ধবিমান (জাহাজ) ছিটকে পড়েছিল। দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠা আগুনে বিধ্বস্ত জাহাজটি পুড়ে যায়। সেই থেকে গ্রামের নামকরণ হয় জাহাজপুরা। কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার সমুদ্র উপকূলীয় বাহারছড়া ইউনিয়নের একটি ছোট গ্রাম জাহাজপুরা। কক্সবাজারের আঞ্চলিক ভাষায় পুরা শব্দের অর্থ পুড়ে যাওয়া। অনেকে বলে, জাহাজ পড়ে গিয়েছিল বলে জাহাজপড়া থেকে জাহাজপরা বা জাহাজপুরা হয়েছে। একদিকে পাহাড়, অপরদিকে বঙ্গোপসাগর, মাঝখানে প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি গর্জন বন। নৈসর্গিক এ সৌন্দর্য্য যে কারো মন কেড়ে নেবে। পাহাড়, সাগর আর প্রকৃতির অপরূপ এ মেলবন্ধন টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের জাহাজপুরা গ্রাম। পাশেই ৮৮০ ফুট উঁচু পাহাড় তুনঙ্গানঙ্গা। কক্সবাজার জেলার সবচেয়ে উঁচু পাহাড়। এ পাহাড়ের নিচে সুন্দর নিরিবিলি গ্রাম জাহাজপুরা। গ্রামের পশ্চিম পাশে বিশাল বঙ্গোপসাগর। সাগরের বিশাল চরে হাজারো পাখির মেলা। শত শত জেলে নৌকা নিয়ে মাছ ধরে। মাছ বিক্রি থেকে জাহাজপুরা গ্রামের মানুষের জীবন-জীবিকা নির্বাহ হয়। প্রায় ২০,০০০ মানুষের বসবাস এই গ্রামে। গ্রামের চতুর্দিকে দেখা মেলে শুধু মাছ আর মাছ। মেয়েরা খোলা মাঠে মাচা বানিয়ে কিংবা ঘাসের ওপর রেখে কাঁচা মাছ রদে শুকিয়ে শুঁটকি করছে। এককথায় বলা যায়, পুরো গ্রামটি মাছের রাজ্য। পাহাড়ের নিচে শত শত পানের বরজ, হাজার হাজার গাছে ভর্তি অসংখ্য সুপারিবাগান। এই পান-সুপারি বিক্রি করেই সারা বছর চলে যায় গ্রামের শত শত মানুষের সংসার। গর্জন বনের ভেতর দিয়ে হেঁটে গেলেই প্রথম পাহাড়, তারপর সমুদ্রসৈকত। বালুচরে চলাচল করে চান্দেরগাড়ি নামে পরিচিত খোলা জিপ গাড়ি। এ গাড়িতে করেই সাগর থেকে ধরে আনা মাছ শহরে পাঠানো হয়। জোয়ারের সময় গাড়ি চলাচল বন্ধ থাকে আর ভাটায় চলাচল করে। প্রথমে কক্সবাজার যেতে হবে। ঢাকা থেকে কক্সবাজার স্থলপথ, রেলপথ কিংবা আকাশপথে যাওয়া যায়। গ্রীন লাইন, নেপচুন, সোহাগ পরিবহনের এসি বাস চলাচল করে। ভাড়া ৬৮০ টাকা থেকে ১২৫০ টাকা; সৌদিয়া, এস আলম, ইউনিক, চ্যালেঞ্জার প্রভৃতি নন-এসি বাসের ভাড়া ৫০০ টাকা। কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে হিমছড়ি, সোনারপাড়া, ইনানি, মনখালি হয়ে জাহাপুর গর্জনবনে পৌঁছানো যায়। সময় লাগে প্রায় ঘন্টাখানেক। কক্সবাজার শহর থেকে মাইক্রোবাস, ট্যাক্সি অথবা চান্দেরগাড়ি ভাড়া নিয়ে দিনের বেলায় আসা-যাওয়া করা যায়। ভাড়া নেবে ১,০০০ থেকে ১,৫০০ টাকা। এখানে থাকা ও খাবারের সুব্যবস্থা নেই। সন্ধ্যার পূর্বেই ফিরে আসা ভাল। থাকার জন্য কক্সবাজার উত্তম। * ঢাকা-মৌলভীবাজার রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ৮০০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনগুলোর তথ্য পেতে যোগাযোগ করতে হবেঃ হানিফ এন্টারপ্রাইজ মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯২২ ৪১৭; শ্যামলী পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯৯৬ ৯৬৫; সিলেট এক্সপ্রেস মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; মৌলভীবাজার সিটি মোবাইল ৮৮০১৭১৬-২৯১ ১১২; টিআর ট্রাভেলস মোবাইল ৮৮০১৭১২-৫১৬ ৩৭৮; তাজ পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১৬-৩৮৭ ৯৩১। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে মিরপুর বা শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় মৌলভীবাজার জেলা সদরে আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১২০ টাকা। সেখান থেকে সেখান থেকে বাস, ম্যাক্সি, লেগুনা, সিএসজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে ৪৮ কিলোমিটার দূরবর্তী উপজেলা সদরে আসা যায়। এক্ষেত্রে ভাড়া লাগে ৪০ থেকে ৭৫ টাকা। জুড়ীতে আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; কুলাউড়া হয়ে এখানে আসতে হয়। ঢাকা থেকে কুলাউড়া রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৭১ কিলোমিটার। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে সকাল ১১ টা ৫২ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৪৪ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে দুপুর ০৩ টা ২৮ মিনিটে (সোমবার বন্ধ); * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ০৪ টা ২৭ মিনিটে (রবিবার বন্ধ); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ০৩ টা ৫০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ৯ টা ০৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে কুলাউড়া আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৭০ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৯৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ৩৭০ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৫৫৫ টাকা; এসি সীট ৬৩৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশন, কুলাউড়া, ☎ ০৮৬২৪-৫৬০০৪; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে কিংবা রেলপথে সরাসরি এখানে আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০; প্রচুর হাওড় ও নদী এবং বিল থাকা সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এখানকার সরাসরি নৌ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে এখানকার কিছু স্থানে সরাসরি নৌ পথে আসা যায়। * শাহ নিমাত্রা মাজার ফুলতলা; জুড়ির স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান জুড়ী ও এর আশেপাশে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * উপেজলা পরিষদ ডাকবাংলো জুড়ী, মৌলভীবাজার; * উপেজলা পরিষদ ডাকবাংলো কুলাউড়া থানার সম্মুখে, মৌলভীবাজার; * ফাল্গুনী রেস্ট হাউজ মিলি প্লাজা, কুলাউড়া, মৌলভীবাজার; * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্য্যালয়, জুড়ী ৮৮০১৭১১-৩৭৬ ৭৯৩; * সিভিল সার্জন, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫২২৯৬; * জরুরি বিভাগ, সদর হাসপাতাল, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫৩০৮২; জুনপুট ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার একটি সমুদ্র সৈকত। এখানে বালিয়াড়ি দেখা যায়। আপনি যদি সেখানে সমুদ্র সৈকতের কথা ভেবে যান তাহলে আপনি বেশ হতাশ হবেন। সমুদ্রের জল দূরে স্থানান্তরিত হয়েছে এবং বাকি জায়গায় শুধুমাত্র সাদা বালি রয়েছে। বালিয়ারিও গোপালপুর (উড়িষ্যাতে নয়, জুনপুত্র থেকে প্রায় ২ কিমি) বা হরিপুরের মধ্যে দৃশ্যমান। গোপালপুরে, একটি সৈকত বরাবর দেবদূত এবং লাল কাঁকরা সঙ্গে একটি সুন্দর সৈকত খুঁজে পেতে পারেন আপনি যেখানে উচ্চ জোয়ার সময় যেতে ভুলবেন না। ফায়ার গাছের বাগান পিকনিকের জন্য একটি চমৎকার জায়গা প্রদান করে। সৈকত সত্যিই নির্জন এবং খুব প্রশান্তি। মাছ চাষ ও গবেষণা কেন্দ্র (রিসোর্ট কাছাকাছি)। | নাম দ্যা লিটল উডস| অন্য ঠিকানা দিকনির্দেশ রিসর্টের পিছনে| ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = এখানে গাছের বাগানগুলি এক প্রাকৃতিক দেয়াল গড়েছে ও এখানে পিকনিকের জন্য উপযুক্ত যায়গা রয়েছে। স্থানীয় জেলেদের কাছ থেকে তাজা মাছ থেকে শুকনো মাছ শুট্কি সবই পাওয়া যায়। খাবারের জায়গাগুলিতে একটি বিচ্ছিন্নতা রয়েছে এবং একমাত্র জায়গা যা আপনি খেতে সক্ষম হবেন রিসোর্টে। তাদের একটি প্যাকেজ সিস্টেমে ₹ ২৭৫- ₹ ৩০০ বেড টি-ব্রেকফাস্ট-লাঞ্চ-স্যাকেট-ডিনারের জন্য প্রতি ব্যক্তির হিসাবে চার্জ করা আছে। যদিও খাদ্য সত্যিই খুব সুন্দর না। আপনি প্রচুর তাজা নারিকেল জল খাওয়ার জন্য এখানে পেয়ে যাবেন। তবে হ্যাঁ এখানে কোনো বার পাবেনা, ইতিমধ্যেই অধিকৃত হয়ে গেছে। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, জৈন্তাপুরঃ ☎ ০৮২২-৯৫৬০১৮, মোবাইল ৮৮০১৭৩০-৩২৪ ৭৫৬; * সিভিল সার্জন কার্য্যালয়, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৬৩০৮; * ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৭০৫৫; * ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-২৮৩০৫২০; নদ-নদী ও সমুদ্র বেষ্টিত এই জেলায় যাতায়াতের জন্য নৌ-পথই সবচেয়ে সহজ যোগাযোগ মাধ্যম। এছাড়া সড়ক পথেও এই জেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে ঝলকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোস ও হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। এছাড়া লোকাল পথেও ঝালকাঠি যাওয়া যায়। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে ঝালকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলো হল এম ভি টিপু-০, এম ভি টিপু-১ সুরভী-৭, সুরভী-৮, পারাবত-২, পারাবত-৯, পারাবত-১১। রাজধানী ঢাকা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব ১৮২ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। ঝালকাঠিতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকা থেকে ঝলকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোস ও হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। এছাড়া লোকাল পথেও ঝালকাঠি যাওয়া যায়। * জেলা সদর হতে কাঠালিয়া উপজেলায় বাস ও লঞ্চ যোগে যাওয়া যায় এবং এতে ভাড়া লাগে ৪০-৮০ টাকা; * জেলা সদর হতে নলছিটি উপজেলায় সিএনজি, টেম্পু, বাস, লঞ্চ ও স্টীশার যোগে যাওয়া যায় এবং এতে ভাড়া লাগে ৩০-১০০ টাকা; * জেলা সদর হতে রাজাপুর উপজেলায় রিক্সা, টেম্পু ও বাস যোগে যাওয়া যায় এবং এতে ভাড়া লাগে ১৫-৫০ টাকা। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে ঝালকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলো হল এম ভি টিপু-০, এম ভি টিপু-১ সুরভী-৭, সুরভী-৮, পারাবত-২, পারাবত-৯, পারাবত-১১। | নাম=ভাসমান পেয়ারা বাগান অন্য ইউআরএল ইমেইল= এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল রুটে যে কয়েকটি বাস চলাচল করে তার মধ্যে নিরালা পরিবহন অন্যতম। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে টাঙ্গাইল ও সিরাজগঞ্জ রুটে যে কয়েকটি ট্টেন চলাচল করে যমুনা এক্সপ্রেস ও অগ্নিবীনা তার মধ্যে অন্যতম। আতিয়া মসজিদ, শাহ্ আদম কাশ্মিরির মাজার- দেলদুয়ার পরীর দালান, খামার পাড়া মসজিদ ও মাজার গোপালপুর ঝরোকা,সাগরদিঘি,গুপ্তবৃন্দাবন,পাকুটিয়া আশ্রম,ধলাপাড়া চৌধুরীবাড়ী,ধলাপাড়া মসজিদ -ঘাটাইল ভারতেশ্বরী হোমস্, মহেড়া জমিদার বাড়ী/পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার,মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ,পাকুল্লা মসজিদ,কুমুদিনী নার্সিং স্কুল/কলেজ- মির্জাপুর নাগরপুর জমিদার বাড়ি,পুন্ডরীকাক্ষ হাসপাতাল,উপেন্দ্র সরোব,গয়হাটার মট,তেবাড়িয়া জামে মসজিদ,পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি ইত্যাদি- নাগরপুর বঙ্গবন্ধু সেতু, এলেঙ্গা রিসোর্ট, যমুনা রিসোর্ট, কাদিমহামজানি মসজিদ কালিহাতী এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল রুটে যে কয়েকটি বাস চলাচল করে তার মধ্যে নিরালা পরিবহন অন্যতম। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে টাঙ্গাইল ও সিরাজগঞ্জ রুটে যে কয়েকটি ট্টেন চলাচল করে যমুনা এক্সপ্রেস ও অগ্নিবীনা তার মধ্যে অন্যতম। * ফালুচাঁদ চীশতি-এর মাজার সখিপুর উপজেলা * মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মাজার * পরীর দালান/হেমনগর জমিদার বাড়ি * খামারপাড়া মসজিদ ও মাজার * আরুহা-শালিনাপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ * দোখলা ভিআইপ রেস্ট হাউস * ধনবাড়ী মসজিদ ও ধনবাড়ী নবাব প্যালেস * বায়তুল নূর জামে মসজিদ সড়ক পথে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁওয়ের দূরত্ব ৪৫৯ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁও রেল স্টেশনের দূরত্ব ৬৪০ কিলোমিটার। *নাবিল পরিবহন ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর); * কেয়া পরিবহন: মোবাইল +৮৮০১৭১১-১১৮৪০২ (কল্যাণপুর); * কর্ণফুলী পরিবহন: মোবাইল +৮৮০১৬৭৪-৮০৫ ১৬৪ (আবদুল্লাহপুর)। * ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। * ৭৫১ লালমনি এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ লালমণিরহাট হতে সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে ও ঢাকায় রাত ৯টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে ও ঠাকুরগাঁওয়ে সকাল ৮টা ১০ মিনিটে পৌছে। ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁও আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৪৬৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৯৩০ টাকা। এছাড়াও, কাঞ্চন এক্সপ্রেস ট্রেনটি চলাচল করে পার্বতীপুর হয়ে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ঠাকুরগাঁওয়ে বিমানবন্দর থাকলেও তা চালু না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে ঠাকুরগাঁও আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ঠাকুরগাঁওয়ে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেলও রয়েছে - * সার্কিট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৪০০; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২০৯৪; * হোটেল সালাম ইন্টার ন্যাশনাল, নর্থ সার্কুলার রোড, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২২৪৬; * হোটেল মানামা, আধুনিক সদর হাসপাতাল এলাকা, ঠাকুরগাঁও; * হোটেল প্রাইম ইন্টারন্যাশনাল, নর্থ সার্কুলার রোড, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৫০৫; * হোটেল সাদেক, বাসষ্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২১৯৭; * মকবুল হোটেল, পুরাতন বাসষ্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও; * জাহের হোটেল, পুরাতন বাসষ্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও। * সিভিল সার্জন, ঠাকুরগাঁও ৮৮০১৭১২-০৭৩ ০৫৬; * উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা, ঠাকুরগাঁও সদর, ঠাকুরগাঁও ৮৮০১৭২৪-৬৮১ ৪৮৯; * পুলিশ সুপার, ঠাকুরগাঁও ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৮০; দেশের যেকোন স্থান হতে ঠাকুরগাঁওয়ে সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র স্থলপথে আসতে হয়; আকাশপথ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। স্থলপথে এখানে সড়ক এবং রেল এই উভয় মাধ্যমেই আসা সম্ভব। ঠাকুরগাঁওয়ে একটি বিমানবন্দর থাকলেও তা বর্তমানে অব্যবহৃত এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ জেলায় কোনো নৌ-পথও গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁওয়ের দূরত্ব ৪৫৯ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁও রেল স্টেশনের দূরত্ব ৬৪০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে ঠাকুরগাঁওয়ে আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ৭টি বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ি ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচল করছে। কয়েকটি উপজেলা হতে ঢাকায় সরাসরি যাওয়ার জন্য বিলাসবহুল পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে। ঠাকুরগাঁও সদরের সাথে সকল উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়া উপজেলা সদর হতে ইউনিয়ন পরিষদে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * কর্ণফুলী পরিবহন: ঢাকা মোবাইল +৮৮০১৬৭৪-৮০৫ ১৬৪ (আবদুল্লাহপুর); * কেয়া পরিবহন: ঢাকা মোবাইল +৮৮০১৭১১-১১৮৪০২ (কল্যাণপুর) এবং ঠাকুরগাঁও ☎ ০৫৬১-৫২৪০২, মোবাইল +৮৮০১৭১৫-৭১৭৯০৭; * নাবিল পরিবহন: ঢাকা ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট) এবং ঠাকুরগাঁও ৮৮০১৭৪২-৫৫৪৪২২; * শ্যামলী পরিবহন: ঢাকা ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর); * ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। সড়কপথ ছাড়াও জেলা সদর ও পীরগঞ্জ উপজেলার অভ্যন্তরে ৩৯ কি:মি: রেলপথ রয়েছে। * পঞ্চগড় এক্সপ্রেস, দ্রুতযান এক্সপ্রেস এবং একতা এক্সপ্রেস ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁও আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫২০ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ১১৯১ টাকা; এছাড়াও কাঞ্চন এক্সপ্রেস, সেভেনআপ এবং ডেমো ট্রেনটি পার্বতীপুর রংপুর হয়ে চলাচল করে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ঠাকুরগাঁওয়ে বিমানবন্দর থাকলেও তা চালু না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে ঠাকুরগাঁও আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। | বিবরণ= ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে এটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন ঘনশ্যাম কুন্ডুর বংশধর রাঘবেন্দ্র রায় চৌধুরী আর সম্পন্ন করেন তারই পুত্র জগেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরী। * টংকনাথ রাজার বাড়ি রানীশংকৈল উপজেলা * জামালপুর জমিদারবাড়ি জামে মসজিদ শিবগঞ্জহাট; * বালিয়াডাঙ্গী সূর্য্যপূরী আমগাছ প্রায় ২০০ বছরের পুরনো, হরিণ মারি গ্রামে, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা; * ফান সিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক পীরগঞ্জ; * রাজভিটা হাটপাড়া, জাবরহাট ইউনিয়ন, পীরগঞ্জ উপজেলা; * প্রাচীন রাজধানীর চিহ্ন নেকমরদ, রানীশংকৈল উপজেলা; * শেখ নাসির-উদ-দীন নেকমরদের মাজার রানীশংকৈল উপজেলা; * মহেশপুর মহালবাড়ি ও বিশবাঁশ মাজার ও মসজিদস্থল রানীশংকৈল উপজেলা; * শালবাড়ি ইমামবাড়া ভাউলারহাট, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা; * সনগাঁ মসজিদ বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা; * ফতেহপুর মসজিদ বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা; * মেদিনী সাগর মসজিদ হরিপুর উপজেলা; * গেদুড়া মসজিদ হরিপুর উপজেলা; * গোরক্ষনাথ মন্দির এবং কূপ রানীশংকৈল উপজেলা; * হরিণমারী শিব মন্দির বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা; * গোবিন্দনগর মন্দির ঠাকুরগাঁও শহর; * ঢোলরহাট মন্দির ঠাকুরগাঁও শহর; * ভেমটিয়া শিবমন্দির পীরগঞ্জ পৌরসভা; * মালদুয়ার দুর্গ রানীশংকৈল উপজেলা; * গড়গ্রাম দুর্গ রানীশংকৈল উপজেলার; * বাংলা গড় রানীশংকৈল উপজেলা; * গড় ভবানীপুর হরিপুর উপজেলা; * কোরমখান গড় ঠাকুরগাঁও শহর; * সাপটি বুরুজ ঠাকুরগাঁও উপজেলা; * রামরাই দিঘি ও অন্যান্য দিঘিসমূহ। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ঠাকুরগাঁওয়ে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৪০০; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২০৯৪; * যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রেস্ট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২১৩৬; * পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি রেস্ট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৫৭১; * সড়ক জনপথ বিভাগ রেস্ট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২০৭৯; * গণপূর্ত বিভাগ রেস্ট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২০৯৪; * পানি উন্নয়ন বোর্ড রেস্ট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২০০১; * সুগার মিল রেস্ট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২০৭৬; * হোটেল সালাম ইন্টারন্যাশনাল, নর্থ সার্কুলার রোড, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২২৪৬; * হোটেল প্রাইম ইন্টারন্যাশনাল, নর্থ সার্কুলার রোড, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৫০৫; * হোটেল শাহ্ জালাল, নর্থ সার্কুলার রোড, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৬৬৯ * হোটেল সাদেক, বাসস্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২১৯৭ * হোটেল আবাসিক, বন্দর বাজার, রাণীশংকৈল, ঠাকুরগাঁও, মোবাইল +৮৮০১৭১৭২১৯৮৪৩ * মানব কল্যাণ পরিষদ রেস্ট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২২২২; * আর,ডি,আর,এস রেস্ট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৬৭০; * ই এস ডি ও রেস্ট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২১৪৯; * হোটেল মানামা, আধুনিক সদর হাসপাতাল এলাকা, ঠাকুরগাঁও; * হোটেল ইসলাম প্লাজা, ঠাকুরগাঁও; * মকবুল হোটেল, পুরাতন বাসষ্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও; * জাহের হোটেল, পুরাতন বাসষ্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও। ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ * এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ স্কেনিয়া) এবং * নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০ পর্যন্ত। * পঞ্চগড় এক্সপ্রেস (৭৯৪ কমলাপুর থেকে রাত ১২টা ১০শে ছেড়ে ঠাকুরগাঁও পৌঁছায় সকাল ৯টা ৪০শে। * একতা এক্সপ্রেস (৭০৬ কমলাপুর থেকে সকাল ১০টায় ছেড়ে ঠাকুরগাঁও পৌঁছায় সকাল ৮টায়। * দ্রুতযান এক্সপ্রেস (৭৫৮ কমলাপুর থেকে রাত ৮টায় ছেড়ে ঠাকুরগাঁও পৌঁছায় ভোর ৬টায়। ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচলকারী ট্রেনসমূহের বিভিন্ন আসনের নির্ধারিত ভাড়া- * শোভন চেয়ার ৫২০ টাকা * ১ম শ্রেণির বার্থ ১০৮৫ টাকা * এসি বার্থ ১৮৩৩ টাকা ঠাকুরগাঁওয়ে বিমানবন্দর থাকলেও তা চালু না থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না। তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে। ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে ঠাকুরগাঁও আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে। ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/- * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * কুমিল্লা হাড়ি বিনোদন কেন্দ্র ও পিকনিক স্পট। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ঠাকুরগাঁওয়ে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেলও রয়েছে - * সার্কিট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৪০০; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২০৯৪; * হোটেল সালাম ইন্টারন্যাশনাল, নর্থ সার্কুলার রোড, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২২৪৬; * হোটেল মানামা, আধুনিক সদর হাসপাতাল এলাকা, ঠাকুরগাঁও; * হোটেল প্রাইম ইন্টারন্যাশনাল, নর্থ সার্কুলার রোড, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৫০৫; * হোটেল সাদেক, বাসষ্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫২১৯৭; * মকবুল হোটেল, পুরাতন বাসষ্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও; * জাহের হোটেল, পুরাতন বাসষ্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা, ঠাকুরগাঁও সদর, ঠাকুরগাঁও ৮৮০১৭২৪-৬৮১ ৪৮৯; চট্টগ্রাম মহানগরীর অক্সিজেন বাস টার্মিনাল থেকে রাণীরহাটের দূরত্ব ৪১ কিলোমিটার ও রাণীরহাটের প্রায় ৩ কিলোমিটার আগেই ঠাণ্ডাছড়ি চা বাগান এবং রাঙ্গুনিয়া উপজেলা সদর থেকে এ চা বাগানের দূরত্ব প্রায় ১২ কিলোমিটার। রাঙ্গুনিয়া উপজেলার রাণীরহাট এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন বেশ কিছু সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। রাণীরহাট এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। দামতুয়া ঝর্ণা বা ডামতুয়া ঝর্ণা বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার আলিকদম উপজেলায় অবস্থিত। এই ঝর্ণাটি একাধি নামে পরিচিত। ঝর্ণাটি মুরং এলাকায় অবস্থিত। মুরং ভাষায় ঝর্ণাটি যে ঝিরিতে অবস্থিত তাকে তুক অ বলে। তুক অর্থ ব্যাঙ এবং অ অর্থ ঝিরি। তুক অ অর্থ ব্যাঙ ঝিরি। ডামতুয়া অর্থ খাড়া আকৃতির দেয়াল যা বেয়ে ব্যাঙ বা মাছ উপরেউঠতে পারেনা। ওয়াজ্ঞাপারাগ অর্থ পাহাড় বা উচুঁ স্থান থেকে পানি পড়া। তুক অ ডামতুয়া ওয়াজ্ঞাপারাগ সহ ঝর্ণাটিকে একাধিক নামে ডাকা হয়। এখানে দুই দিক থেকে পানি পড়ার কারনে ঝর্ণা সহ খোলা স্থানটিতে চাঁদের আলোতে অন্য রকম সৌন্দর্যের কারনে স্থানীয় মুরং ভাষায়” লামোনই” ঝর্ণা বলা হয়। লামো অর্থ চাঁদ ও নই অর্থ আলো। লামোনই অর্থ চাঁদের আলো। আলীকদমে এসে সেখানে পানবাজার হতে মোটর বাইকে করে ১৭ কি.মি. আদুপাড়াতে যেতে হবে। এই আদুপাড়া থেকেই ট্র্যাকিং শুরু করতে হয়। মোটর বাইকে সেখানে যেতে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা ভাড়া পড়বে। এছাড়া বেশি জন হলে আলিকদম থেকে জিপ ভাড়া করে যাওয়া যেতে পারে। আদুপাড়া যাওয়ার পথে ১০ কি.মি. পোঁছানোর পর সেনাবাহিনীর চেকপোস্টে আইডি কার্ড এর ফটোকপি ও ফোন নম্বর জমা দিয়ে ভ্রমণের অনুমতি নোট হয়। ফেরার পথে বিকেল ৫ টার আগেই সেখানে আবার রিপোর্ট করতে হবে। সে জন্য যাওয়ার সময় সকাল ১০ টার আগে চেকপোস্ট অতিক্রম করতে পারলে স্বাচ্ছন্দ্যে ৫ টার আগে ঘুরে আসা সম্ভব। আদুপাড়া যাওয়ার পর সেখান থেকে ট্র্যাকিং শুরু করতে হবে। আদুপাড়ায় রাস্তের পাশেই গাইড সমিতির একটি চালাঘর আছে। সেখান গাইড ফি ১,০০০ টাকা পরিশোধ সাপেক্ষে একজন গাইড পাওয়া যাবে। যাত্রা শুরুর আগে চাইলে বাঁশের লাঠি নিয়ে নিতে পারেন, যাত্রাপথে এটি উপকার দেবে। ট্র্যাকিং করে যাওয়া আসা মিলিয়ে ৬ ঘণ্টার মত সময় লাগে। ট্র্যাকিং এর রাস্তা বেশ কিছু জায়গায় খুব ঢালু, তাই বৃষ্টির সময়ে এখানে যাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে। এছাড়া প্রখর রৌদ্রে ট্র্যাকিং পানিশূন্যতাজনিত সমস্যা তৈরি করতে পারে। দামতুয়া থেকে ফেরার পথে একটি পারা পড়বে যেটির নাম মেম্বার পাড়া। এই পাড়া ফেলে ডান দিকে সরু রাস্তা ধরে নেমে গেলে দেখা মিলবে ওয়াং-পা নামক ঝর্নার। ঝর্ণার কাছাকাছি থাকা গ্রামগুলিতে রাতে ক্যাম্পিং করা যেতে পারে। তবে এর কাছাকাছি কোন থাকার হোটেল নেই। আলিকদম উপজেলা সদরে থাকার জন্য হোটেল রয়েছে। এছাড়া ভালো মানের হোটেলে থাকতে চাইলে কক্সবাজার বা চট্টগ্রামে চলে যেতে হবে। | ফোন ৮৮ ০১৭৪৮ ৯১২১২৭| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=নন এসি ঘর, গাড়ি পার্কিং ও কফারেন্সের সুবিধা এবং হোটেল সংলগ্ন রেস্তোরা রয়েছে ট্র্যাকিং শুরু করার পূর্বেই দুপুরে খাওয়ার জন্য সেখান থেকে শুকনো খাবার নিতে পারেন। পথিমধ্যে আদিবাসী গ্রামে পেঁপে, আখ, কলা বা বাতাবী লেবু পাওয়া যায়, তবে সেটির উপর নির্ভর করা উচিত হবে না। আদুপাড়াতে কিছু চায়ের দোকান রয়েছে। তবে ভাত বা ভারী খাবার খেতে চাইলে যেতে হবে আলীকদমে। আলীকদমের খাবার হোটেল গুলো মাঝারি মানের। তবে দ্যা দামতুয়া ইন ও রেস্তোরাঁয় তিন বেলা বেশ ভালো মানের খাবার পাওয়া যায়। | নাম=দামতুয়া ইন ও রেস্তোরাঁ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৮৮০ ১৮৮৩ ৫৩৫২০০ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | সময়সূচী=রাত্রি ৯ টা পর্যন্ত মূল্য= ডুলাহাজারা সাফারি পার্কটি কক্সবাজার জেলা সদর থেকে ৪৮ কিলোমিটার উত্তরে এবং চকরিয়া থানা থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে, কক্সবাজার জেলা সদরের দক্ষিণ বন বিভাগের ফাঁসিয়াখালি রেঞ্জের ডুলাহাজারা ব্লকে অবস্থিত। মূলত হরিণ প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় কর্তৃক এই পার্কটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সাফারি পার্কটি ৬০০ হেক্টর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। বাংলাদেশ বন বিভাগের দেয়া তথ্যমতে, এই পার্কটিতে বছরে প্রায় ১,০০,০০০ পর্যটক ভ্রমণ আসেন, এবং পার্কের প্রবেশ মূল্য ৳৫০ (পঞ্চাশ টাকা)। ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক মূলত হরিণ প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হলেও এখানে বাঘ, সিংহ, হাতি, ভালুক, গয়াল, কুমির, জলহস্তী, মায়া হরিণ, সম্বর হরিণ, চিত্রা হরিণ, প্যারা হরিণ প্রভৃতি প্রাণীও রয়েছে।এই পার্কে স্বাদুপানির কুমির যেমন আছে, তেমনি আছে লোনা পানির কুমির। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কগামী বাসযোগে ডুলাহাজারা সাফারী পার্ক গেইটে নামতে হবে। এছাড়া কক্সবাজার বাস টার্মিনাল বা চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল থেকে যে কোন যানবাহনে যেতে পারেন। কক্সবাজার বা চকরিয়ার যে কোন হোটেলে সুলভে থাকতে পারেন। ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক গেইটের সামনে সুলভে খাওয়ার মত রেস্তোরাঁ রয়েছে। এছাড়া কক্সবাজার বা চকরিয়ার যে কোন রেস্তোরাঁতে খেতে পারেন। | region1description= বিশ্বের বৃহত্তম সংসদ ভবন, দেশের আর্থিক কেন্দ্র, সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়, জাদুঘর, থিয়েটার, আর্ট গ্যালারী এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, সেইসাথে শহরের বৃহত্তম পার্ক, মার্কেট এবং বাজার। | region2description= গুলশান কূটনৈতিক সমৃদ্ধ অঞ্চল, শহরের ক্রিকেট স্টেডিয়াম, চিড়িয়াখানা এবং বোটানিক্যাল গার্ডেন, অভিজাত রেস্তোরাঁ, পাঁচ তারকা হোটেল, বুটিক শপ এবং একটি গলফ কোর্স | region3description=আধুনিক কাঠামোর মধ্যে মুঘল ও ব্রিটিশ আমলের (প্রায়শই ধ্বংসাবশেষ) ২,০০০টি ভবন, ঐতিহাসিক মসজিদ, সমাধি, একটি দুর্গ, মন্দির, গির্জা, প্রাসাদ এবং গ্রন্থাগার অন্তর্ভুক্ত; নিজস্ব সাম্রাজ্য রন্ধনপ্রণালী সমৃদ্ধ এবং একটি ব্যস্ত নদী বন্দর আছে। পুরান ঢাকা উন্মত্ত, রঙিন এবং বিশৃঙ্খল, সরু গলিপথ যেমন হিন্দু স্ট্রিট, গহনা ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দু; এবং সাবেক বিদেশী বণিক এলাকা যেমন ফরাশগঞ্জ (ফরাসি গ্রাম) এবং আরমানিটোলা (আর্মেনিয়ান কোয়ার্টার)। | region4description= আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের এলাকা, স্যাটেলাইট শহর এবং শিল্প এলাকা ধারণা করা হয় কালের পরিক্রমায় ঢাকা প্রথমে সমতট, পরে বঙ্গ ও গৌড় প্রভৃতি রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। খ্রিস্টীয় ১৩শ শতাব্দীর শেষের দিকে মুসলমানেরা ঢাকা দখল করে। মোঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের ফরমান অনুযায়ী ১৬ জুলাই ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে ঢাকাকে সুবা বাংলার রাজধানী ঘোষণা করা হয়। সম্রাট জাহাঙ্গীর-এর নাম অনুসারে রাজধানীর নাম জাহাঙ্গীরনগর রাখা হয়। সম্রাট জাহাঙ্গীরের জীবিতকাল পর্যন্ত এ নাম বজায় ছিলো। এর আগে সম্রাট আকবরের আমলে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার প্রাদেশিক রাজধানী ছিলো বিহারের রাজমহল। সুবা বাংলায় তখন চলছিলো মোঘলবিরোধী স্বাধীন বারো ভূইঁয়াদের রাজত্ব। বারো ভূইয়ার নিয়ন্ত্রণ থেকে বাংলাকে করতলগত করতে ১৫৭৬ থেকে ১৬০৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বারবার চেষ্টা চালানো হয়। এরপর সম্রাট জাহাঙ্গীরের শাসনামলে ১৬০৮ খ্রিস্টাব্দে ইসলাম খান চিশতীকে রাজমহলের সুবেদার নিযুক্ত করেন। তিনি ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে বাংলার ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনা করে রাজধানী রাজমহল থেকে সরিয়ে ঢাকায় স্থানান্তর করেন। সুবেদার ইসলাম খান চিশতী দায়িত্ব নেবার মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে বারো ভূঁইয়ার পতন ঘটে ও বর্তমান চট্টগ্রামের কিছু অংশ বাদে পুরো সুবে বাংলা মোগল সাম্রাজ্যের অধীনে আসে। ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা সুবা বাংলার রাজধানী হলেও সুবা বাংলার রাজধানী বারবার পরিবর্তন করা হয়েছে। ১৬৫০ খ্রিস্টাব্দে সুবেদার শাহ সুজা রাজধানী আবার রাজমহলে স্থানান্তর করেছিলেন। শাহ সুজা'র পতনের পর ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে সুবেদার মীর জুমলা আবার রাজধানী ঢাকায় স্থানান্তর করেন। এরপর বেশ কিছুকাল ঢাকা নির্বিঘ্নে রাজধানীর মর্যাদা ভোগ করার পর ১৭১৭ খ্রিস্টাব্দে সুবেদার মুর্শিদ কুলি খান রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তর করেন। এরপর ঢাকায় মোঘল শাসনামলে চলতো নায়েবে নাজিমদের শাসন, যা চলেছিল ১৭৯৩ সালে ব্রিটিশ শাসন শুরু হবার আগে পর্যন্ত। ব্রিটিশরা রাজধানী হিসেবে কলকাতাকে নির্বাচিত করলে ঢাকার গুরুত্ব আবারো কমতে থাকে। এরপর দীর্ঘকাল পর ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা আবার তার গুরুত্ব ফিরে পায়। বঙ্গভঙ্গের পর ১৯০৫ সালে ঢাকাকে আসাম ও বাংলার রাজধানী করা হয়। কংগ্রেসের বাধার মুখে ব্রিটিশ রাজ আবার ১৯১১ সালে রাজধানী কলকাতায় ফিরিয়ে নিয়ে যায়। | বিবরণ=ঢাকার কুর্মিটোলায় বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর-হযরত শাহ্‌জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অবস্থিত। বাংলাদেশকে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে এই বিমানবন্দর সংযুক্ত করেছে। এছাড়াও দেশের অভ্যন্তরীণ সকল বিমানবন্দরের সাথে যোগাযোগ রাখতে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট রয়েছে। | নাম= ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়| উইকিউপাত্ত=Q1480421 | বিবরণ=এই ঐতিহাসিক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছিল বাংলাদেশের আত্মনিয়ন্ত্রণের সংগ্রামের কেন্দ্রবিন্দু। ১৯২১ সালে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং একসময় প্রাচ্যের অক্সফোর্ড নামে এটি পরিচিত ছিল। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্জন হল সহ বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঔপনিবেশিক ভবন রয়েছে, যার নাম ভারতের ভাইসরয় (১৮৯৯-১৯০৫) লর্ড কার্জনের নামে। | নাম= গুরুদুয়ারা নানকশাহী| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= গুরুদুয়ারা নানকশাহী| উইকিউপাত্ত=Q5619975 | বিবরণ= এটি ১৮৩০ সালে নির্মিত এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম শিখ মন্দির। কথিত আছে যে, ঢাকার এই গুরুদুয়ারাটি যেখানে অবস্থিত, সেই স্থানে ষোড়শ শতকে শিখ ধর্মের প্রবর্তক গুরু নানক অল্প সময়ের জন্য অবস্থান করেছিলেন। | নাম= রমনা পার্ক| অন্য= রমনা উদ্যান| ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= রমনা পার্ক| উইকিউপাত্ত=Q7289746 | বিবরণ= একটি বিশাল প্রাকৃতিক হ্রদের উপর সেতু, ফ্লাইওভার সহ মধ্য ঢাকার একটি আঞ্চলিক আধুনিক ব্যবস্থা। | উইকিপিডিয়া= বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার| উইকিউপাত্ত=Q4855003 | বিবরণ= এখানে নভোমন্ডল সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এবং নভো মন্ডলের ধারণা পাওয়ার জন্য কৃত্রিম নভোমন্ডল তৈরি করা আছে। | নাম=ঢাকা নগর জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=ঢাকা নগর জাদুঘর উইকিউপাত্ত=Q55232192 | বিবরণ=এখানে রয়েছে ১০০ বছর আগের ঢাকার মানচিত্র। এছাড়াও রয়েছে প্রাক-মোগল আমল থেকে বাংলাদেশ আমল পর্যন্ত ঢাকার সীমানার ধারাবাহিক বৃদ্ধির নকশা। ঢাকার ইতিহাস সংবলিত ১০১টি দুর্লভ আলোকচিত্র রয়েছে এই জাদুঘরে। এছাড়াও ঢাকার প্রথম ছাপাখানা ও নবাবি আমলের হুক্কা, উনিশ শতকে ঢাকার নবাবদের ব্যবহূত পানের বাটা, সে আমলের মুদ্রা, পানদানি, তামার বালতি, জগ, ড্রেসিং টেবিল, শাঁখা ও শাঁখা তৈরির করাত, বদনাসহ নানা উপকরণ এখানে প্রদর্শিত হয়। দুর্লভ আলোকচিত্রের মধ্যে আছে- পুরান ঢাকার রোজ গার্ডেন, রূপলাল হাউস, হোসেনি দালানের আদি রূপ, বড় কাটরা, ছোট কাটরা, সাতগম্বুজ মসজিদ, উনিশ শতকে নির্মিত বিভিন্ন বাড়ি, সেন্ট জেমস গির্জা (বর্তমান বাহাদুর শাহ পার্কের কাছে পুরনো হাইকোর্ট ভবন, ১৯০৪ সালে দিলকুশার নবাববাড়ি, ডানা দীঘি প্রভৃতি। ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম ইংরেজি সংবাদপত্র সাপ্তাহিক ‘ঢাকা নিউজ’ মুদ্রণ কাজে ব্যবহূত মুদ্রণ যন্ত্রটি রয়েছে এই জাদুঘরে। এখানে মোগল এবং ব্রিটিশ আমলের বিভিন্ন দলিল, ছবি এবং গ্রন্থসহ নানা জিনিস এবং ঢাকার ১৯৫২, ১৯৬৬, ১৯৬৯ ও ১৯৭১ সালসহ নানা আন্দোলনের বেশকিছু দুর্লভ আলোকচিত্র ও পোস্টার রয়েছে। | নাম=বাংলাদেশ ডাক জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=বাংলাদেশ ডাক জাদুঘর উইকিউপাত্ত=Q18988201 | বিবরণ= ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এ জাদুঘরে নানা সময়ে ডাক বিভাগের ব্যবহৃত সরঞ্জামাদি স্থান পেয়েছে। জাদুঘরের একটি কক্ষে নানান সময়ে ডাক বিভাগ কর্তৃক ব্যবহৃত সরঞ্জাম স্থান প্রদর্শীত হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে বিশ শতকের বিভিন্ন সময়ে ব্যবহৃত ডাকবাক্স, ডাকমাশুল ছাপানোর সরঞ্জাম, পার্সেল ওজন করার তুলাদন্ড, বিভিন্ন সময়ে ব্যবহৃত সিলমোহর, ডাক-কর্মচারীদের উর্দি, ব্যাজ এবং অন্যান্য ব্যবহার্য। বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে রয়েছে রাণী ভিক্টোরিয়ার সময়কালে প্রচলিত বিশালাকৃতি ডাকবাক্স এবং উর্দি, বর্শা ও লন্ঠনে সজ্জিত পূর্ণ মাপের ডাকপিয়নের অবয়ব। এ ছাড়াও রয়েছে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ব্যবহৃত ভ্রাম্যমাণ ডাকঘরের ক্ষুদ্রাকৃতি নমুনা। দ্বিতীয় কক্ষের দেয়াল জুড়ে রয়েছে বিশ্ব ডাক সংস্থার সদস্য ১৯১ টি দেশের ডাকটিকিটের প্রদর্শনী। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ভবন (পুরাতন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কলা ভবন) শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ রায়ের বাজার) * একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্য (জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভাস্কর্য) আসাদ গেইট ঢাকায় রাত্রিযাপনের জন্য অনেক আবাসিক হোটেল রয়েছে। | ঠিকানা=১৮৪ গুলশান এভিনিউ, গুলশান-২ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | সময়সূচী=রবি-বৃহ: ৮ টা-৪ টা (১২:৩০ টা খাবারের বিরতি মূল্য= | নাম ফ্রান্স| অন্য ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন ৮৮০ ২ ৮৮১ ৩৮ ১১| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ৮৮০ ২ ৮৮২ ৩৩ ২০| ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = | নাম গ্রিস| অন্য ঠিকানা রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স লিমিটেড, ১১ তলা, ৮ রাজউক এভিনিউ| দিকনির্দেশ ফোন ৮৮০ ২ ৯৫৫ ৭২২০| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ৮৮০ ২ ৯৫৬ ৩২৯৭| ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = | নাম ইতালি| অন্য ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন ৮৮০ ২ ৮৮২ ২৭৮১| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = | নাম জাপান| অন্য ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন ৮৮০ ২ ৮৮১ ০০ ৮৭| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = | নাম জার্মানি| অন্য ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন ৮৮০ ২ ৮৮৫ ৩৫ ২১-২৪| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = | নাম কোরিয়া প্রজাতন্ত্র| অন্য ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন ৮৮০ ২ ৮৮১ ২০ ৮৮-৯০| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = | নাম মালয়েশিয়া| অন্য ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন ৮৮০ ২ ৮৮২৭৭৫৯| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = | নাম রাশিয়া| অন্য ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন ৮৮০ ২ ৮৮২ ৮১ ৪২| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = | নাম সৌদি আরব| অন্য ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন ৮৮০ ২ ৮৮২ ৯১ ২৪-৩৩| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = ইতিহাসের সাক্ষী ঢাকা সর্বপ্রথম রাজধানীর মর্যাদা পায় ১৬১০ সালে। ১৬০৮ সালে মোঘলদের প্রথম পদচরন দেখা যায় এই প্রাচীন নগরীতে। সুবেদার ইসলাম খান চিশতি সম্রাট জাহাংগীরের নামে এই নগরীর নামকরন করেন জাহাংগীর নগর। বাংলার রাজধানী স্থানন্তরিত হয় জাহাংগীর নগরে। মোঘল, ব্রিটিশ, পাকিস্তান আমল পার করে আজকের বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা আজও ধরে রেখেছে তার পুরান ঐতিহ্য। আজও অনেক ঐতিহাসিক স্থাপনা টিকে আছে কালের সাক্ষী হিসাবে। পুরান ঢাকার এই সব ঐতিহ্য আপনাকে নিয়ে যাবে ৪০০ বছর পিছনে। পুরান ঢাকায় গণপরিবহনের অবকাঠামো খুব কম রয়েছে তাই সাইকেল বা রিকশা আপনার সেরা যানবাহন। জেলার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বুড়ি গঙ্গা নদীর সদরঘাট নদী টার্মিনাল নদী পরিবহনের একটি বড় বন্দর এবং অন্যান্য শহর থেকে ঢাকায় পৌঁছানোর কার্যকর উপায় হতে পারে। | বিবরণ=পুরান ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত এই স্থাপনাটি ঢাকার নবাবদের শেষ স্মৃতি বহন করছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নবাব আব্দুল গনি পুত্র খাজা আহসানউল্লাহ'র নামনুসারে এর নাম রাখেন আহসান মঞ্জিল। এর নির্মাণকাল ১৮৫৯-১৮৭২ সাল। বর্তমানে এই ভবনটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। | বিবরণ=ইমামবাড়া বা হোসেনি দালান শিয়া সম্প্রদয়ের একটি উপসনালয়। অনুমানিক ১৭শ শতকে সম্রাট শাহজাহান আমলে ভবনটি নির্মিত হয়। এর দেয়ালের শিলালিপি থেকে জানা যায় শাহ সুজার সুবেদারীর আমলে তার এক নৌ-সেনাপতি মীর মুরাদ দ্বারা হিজরি ১০৫২(১৬৪২খ্রিস্টাব্দ)নির্মিত হয়।ভবনটি মূলত কারাবালার প্রান্তরে ঈমাম হোসেনের শাহাদাৎ বরনের স্মরনে নির্মান করা হয়। | নাম=ঢাকেশ্বরী মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=৮০০ বছরের পুরান এই মন্দিরটি নির্মান করেন রাজা বল্লাল সেন। এইটি মূলত দূর্গা মন্দির। ঢাকার বৃহৎ যে কয়েকটি পূজা মণ্ডপ আছে ঢাকেশ্বরী মন্দির তার মধ্যে অন্যতম। জাতীয় এই মন্দিরের নামকরন হয় ঢাকার ঈশ্বরী অথাৎ ঢাকা শহরের রক্ষাকর্ত্রী দেবী হতে। | নাম=লালবাগ কেল্লা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=মোগল আমলের ঐতিহাসিক স্থাপনাটি পুরান ঢাকার ঐতিহ্যময় স্থানের মধ্যে অন্যতম। সম্রাট আওরঙ্গজেবের ৩য় পুত্র আযম শাহ ১৬৭৮ সালে এর নির্মান কাজ শুরু করেন। কিন্তু দূ্র্গের কাজ হাত দেবার ১বছরের মাথায় মারাঠা বিদ্রোহ শুরু হয় আওরঙ্গজেব পুত্রকে দিল্লি ডেকে পাঠান।এরপর ১৬৮০ সালে অসম্পূর্ণ কাজে হাতে দেন সুবেদার শায়েস্তা খান। এর মধ্যে ১৬৮৪ সালে শায়েস্তা খানের কন্যা পরীবিবি মারা গেলে তিনি দুর্গ কে অপয়া মনে করে এর নির্মান কাজ স্থগিত করেন। এই পরীবিবিকে সমাহিত করা হয় দরবার হল ও মসজিদের ঠিক মাঝখানে উক্ত স্থান বর্তমানে পরিবিবির মাজার নামে পরিচিত। বর্তমান কেল্লা চত্বরে তিনটি স্থাপনা রয়েছে-কেন্দ্রস্থলের দরবার হল ও হাম্মাম খানা,পরীবিবির সমাধি,উত্তর পশ্চিমাংশের শাহী মসজিদ। এছাড়া দক্ষিণ-পূবাংশে কিছু সুদৃশ্য ফটক রয়েছে। | নাম=চকবাজার শাহী মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=চকবাজার শাহী মসজিদ উইকিউপাত্ত=Q2477246 | বিবরণ= সুবেদার শায়েস্তা খান ১৬৭৬ সালে এই মসজিদটি নির্মান করেন। বহুবার সংস্কারের ফলে এর আদিরুপটি না থাকলেও এর ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। | নাম=বড় কাটরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=শাহজাহান পুত্র শাহ সুজার নির্দেশে ১৬৪১খ্রিস্টাব্দে বড় কাটরা নির্মান করা হয়। বর্তমানে এই স্থাপনাটি বেহাল অবস্থা। বেশির ভাগ অংশই ভূমি দস্যুর দখলে। হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসা বর্তমানে এই বড় কাটরার তত্ত্বাবধানে আছে। | নাম=আর্মেনীয় গির্জা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=১৭৮১ সালে নির্মিত চার্চটি ঢাকায় আর্মেনীয় সম্প্রদায়ের স্মৃতিচিহ্ন বহন করছে। অন্য সব ক্যাথলিক/ব্যাপ্টিস্ট চার্চ থেকে এই চার্চ সম্পূর্ণ আলাদা। এখনও আর্মেনীয়দের অবশিস্ট বংশধর এই চার্চের রক্ষনাবেক্ষন করছে। ঐতিহ্যবাহী এই চার্চের সাথে জড়িয়ে আছে ঢাকায় আর্মেনীয়দের ইতিহাস। অনুমানিক সপ্তদশ শতকের শুরুর দিকে দুই একজন করে আর্মেনীয় বণিক ঢাকায় আশা শুরু করে।ধারনা করা হয় তাদের নাম অনুসারে পুরান ঢাকার আরমানিটোলার নামকরন করা হয়। | নাম=তারা মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=সুন্দর স্থাপত্য শিল্পটি শুধু মাত্র দেশি বিদেশি পর্যটকদের হৃদয়ে নয়, স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশের টাকায়। নয়ানিভিরাম স্থাপনাটি প্রচলিত ১০০টাকাত নোটে সচরাচর দেখা যায়। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সরকার এই স্থাপনাটি কেন্দ্র করে ৫ থেকে ৫০০টাকা সিরিজের ব্যাংক নোট মুদ্রণ করে। পুরান ঢাকার আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত স্থাপনাটি নির্মান করেন তৎকালীন ব্যবসায়ী জমিদার মির্জা গোলাম পীর। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মির্জা গোলাম পীরের মৃত্যুর পর ১৯২৬ সালে মসজিদটির প্রথমবারের মত সংস্কার করা হয়। আলী জান বেপারী নামক স্থানীয় ব্যবসায়ী মসজিদটির সংস্কার করেন। তখন এই মসজিদের মোজাইকের কারুকার্যে জাপানের রঙিন চিনি-টিকরি পদার্থ ব্যবহৃত হয়। মোগল স্থাপত্য শৈলীর প্রভাব রয়েছে এ মসজিদে। ১৯৮৭ সালে শেষবারের মত সংস্কারের সময় মসজিদটিকে তিন গম্বুজ থেকে পাঁচ গম্বুজ করা হয়। | উইকিপিডিয়া=কাস্বাবটুলি জামে মসজিদ উইকিউপাত্ত=Q30135558 | বিবরণ=১৯০৭ সালে নির্মিত মসজিদটি পুরান ঢাকার অন্যতম ঐতিহ্যবাহী মসজিদ। মসজিদটি পুরাটাই নানা রং এর চিনা মাটির কাচ দ্বারা আবৃত। দেখতে অনেকটা চিনির টুকরার মত ঝকঝক। তাই এলাকাবাসী এই মসজিদকে চিনি মসজিদ বলেও ডাকে। ১৯৭৯ সালে মূল ভবনের কারুকাজের পরিবর্তন না করে এটি সংস্কার করা হয়। ফলে মূল ভবনের ভেতরটা আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এই মসজিদের সুনাম আগে এতটাই ছিল বিটিভির আযানের সময় এই মসজিদের ছবি দেখানো হত। | নাম=লালকুঠি অন্য=নর্থব্রুক হল ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বাংলায় ঔপনেবেশিক আমলে নির্মিত ভবন গুলার মধ্যে লালকুঠি অন্যতম। তৎকালীন ভারতবর্ষের গর্ভনর জেনারেল লর্ড নর্থথব্রুক ১৮৭৪ সালে ঢাকা সফরে আসেন এবং তার এই আগমন কে স্মরনীয় করে রাখার জন্য ঢাকার প্রখ্যাত ধনীব্যক্তি জমিদার টাউন হল ধাচের একটি হল নির্মানের উদ্যোগ নেন। পরবর্তীতে এইটি নর্থব্রুক হল বা লাল কুঠি নামে পরিচিত হয়। লাল বর্ণের রং হওয়ায় স্থানীয় মানুষরা একে লাল কুঠি বলে ডাকে। ভবনটির নির্মানশৈলিতে ইন্দো ইসলামিক স্থাপত্য রীতির সঙ্গে ইউরোপীয়-রেনেসাঁ উত্তর স্থাপত্য রীতির চমৎকার মিশেল ঘটেছে। বর্তমানে এই স্থাপনাটি ঢাকা পৌরসভা কতৃত্ত্বভার গ্রহণ করেন। | নাম=ছোট কাটরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=সুবেদার শায়েস্তা খানের আমলে তৈরি ইমারতটি অনেকটা দেখতে বড় কাটরার মত। অনুমানিক ১৬৬৩-৬৪ সালে কাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ১৬৭১এ। বর্তমানে ছোট কাটরা বলতে কিছু নেই। যা আছে ভাংগা ইমারত। | নাম=বেগম বাজার জামে মসজিদ অন্য=করতলব খান মসজিদ ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=করতলব খান মসজিদ উইকিউপাত্ত=Q6373493 | বিবরণ=১৭০১-১৭০৪ সালের মধ্যে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন এবং দেওয়ান মুর্শিদ কুলি খানের নামে এর নাম করণ করা হয়, তিনি কর্তালাব খান নামে পরিচিত ছিলেন। স্থানীয়রা মসজিদটিকে বেগমবাজার মসজিদ নামে চেনে। | নাম=খ্রিস্টান সমাধিক্ষেত্র অন্য=ঢাকা খ্রিস্টান কবরস্থান ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=খ্রিস্টান সমাধিক্ষেত্র, ঢাকা উইকিউপাত্ত=Q5110308 | নাম=বাহাদুর শাহ পার্ক অন্য=ভিক্টোরিয়া পার্ক ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=বাহাদুর শাহ পার্ক উইকিউপাত্ত=Q4842258 | বিবরণ=পার্কের স্মৃতিসৌধটি চারটি পিলার এর উপর দাঁড়ানো চারকোনা একটি কাঠামো। উপরে রয়েছে একটি ডোম। অপর পাশে রয়েছে একটি ওবেলিস্ক, যা ব্রিটিশ সাম্রাজ্য ও ভারতবর্ষের সম্রাজ্ঞী হিসেবে রানী ভিক্টোরিয়ার সিংহাসনে আরোহন মনে করিয়ে দেয়। | নাম=বুখারী হোটেল রেস্তোরাঁ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=হাজী বিরিয়ানী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= স্টার কাবাব অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= কাবাবের জন্য বিখ্যাত | নাম=হোটেল আল রাজ্জাক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+880 2 956 1990 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন প্রস্থান মূল্য=৳১৬০ থেকে শুরু | বিবরণ=বাংলাদেশীদের কাছে জনপ্রিয় একটি মাঝারি দামের হোটেল, এটিতে স্কোয়াট টয়লেট এবং একটি সংযুক্ত বাথরুমসহ একটি সুন্দর পরিষ্কার কক্ষ রয়েছে। | নাম=হোটেল গ্রামীণ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+880 2 956 2422 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন প্রস্থান মূল্য=৳৬০ থেকে শুরু | ঠিকানা=বিমানবন্দর সড়ক অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=+880 29834555| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা মোঘল-পূর্ব যুগে কিছু গুরুত্বধারণ করলেও শহরটি ইতিহাসে প্রসিদ্ধি লাভ করে মোঘল যুগে। ১৬১০ খ্রীষ্টাব্দে ইসলাম খান চিশতি সুবাহ বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করেন এবং সম্রাটের নামানুসারে এর নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর। প্রশাসনিকভাবে জাহাঙ্গীরনগর নামকরণ হলেও সাধারণ মানুষের মুখে ঢাকা নামটিই থেকে যায়। নদীপথের পাশে অবস্থানের কারণে ঢাকা প্রাক-মোঘল যুগেই স্থানীয় বাণিজ্যের কেন্দ্র ছিল। এখানে উচ্চমান সম্পন্ন সূতিবস্ত্র উৎপাদিত হত যা মসলিন নামে পরিচিত। ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় ১৯৫২, ১৯৬৬, ১৯৭০ সংগ্রামের ফসল হিসেবে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং পরিচিতি লাভ করে। একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে ঢাকা রাজনৈতিক,প্রশাসনিক কার্যকলাপ এবং অর্থনৈতিক, সামাজিক, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্ররূপে মর্যাদা লাভ করে। বৃহত্তর ঢাকা জেলা ১৯৮৪ সালের পূর্বে মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, ঢাকা, নারায়নগঞ্জ, নরসিংদী ও মুন্সিগঞ্জ মহকুমা নিয়ে গঠিত বাংলাদেশের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল ছিল। ১৯৮০ পরবর্তী সময়ে প্রশাসনিক সংস্কারের মাধ্যমে মহকুমা প্রথা বিলুপ্ত হয়। এতে মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, নারায়নগঞ্জ, নরসিংদী ও মুন্সিগঞ্জ মহকুমা জেলায় পরিণত হয় এবং তৎকালীন ঢাকা জেলা বর্তমান রূপ লাভ করে। ঢাকা জেলার সঙ্গে দেশের সকল অংশের সঙ্গে বাস যোগাযোগ আছে। জেলার প্রধান তিনটি বাস স্টেশন হচ্ছে গাবতলি, সায়েদাবাদ এবং মহাখালীতে অবস্থিত। ১,৯৮১ একর এলাকা বিস্তৃত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে দেশের প্রায় ৫২ শতাংশ আন্তর্জাতিক এবং আভ্যন্তরীন ফ্লাইট উঠা-নামা করে, যেখানে চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রায় ১৭ শতাংশ যাত্রী ব্যবহার করে। এ বিমানবন্দর দিয়ে বার্ষিক প্রায় ৪০ লক্ষ আন্তর্জাতিক ও ১০ লক্ষ অভ্যন্তরীন যাত্রী এবং ১৫০,০০০ টন ডাক ও মালামাল আসা-যাওয়া করে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঢাকাকে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে সংযুক্ত করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর থেকে ইউরোপ এবং এশিয়ার ১৮টি শহরে চলাচল করে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আবুধাবি বাহরাইন ব্যাংকক সুবর্ণভূমি চট্টগ্রাম কক্সবাজার দাম্মাম দোহা দুবাই হংকং জেদ্দাহ কাঠমান্ডু কলকাতা কুয়ালালামপুর কুয়েত লন্ডন হিথ্রো মাস্কট রিয়াদ সিঙ্গাপুর সিলেট]] ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে সর্বমোট ৪৫ টি রুটে নৌযান চলাচল করে। এই নদীবন্দর থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলের এলাকাগুলো যেমন, পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা, ঝালকাঠী, মাদারীপুর, চাঁদপুর, খুলনা, হাতিয়া, বাগেরহাট প্রভৃতি গন্তব্যে লঞ্চ ও স্টিমার ছেড়ে যায়। | নাম ঢাকেশ্বরী মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ঢাকা শহরে অবস্থিত একটি মন্দির। এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন মন্দির। | নাম=হোসেনি দালান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বড় কাটরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=ছোট কাটরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=তারা মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=নর্থব্রুক হল অন্য=লালকুঠি ইউআরএল ইমেইল= | নাম=কার্জন হল অন্য ইউআরএল ইমেইল= [[বাহাদুর শাহ পার্ক জিনজিরা প্রাসাদ খান মোহাম্মদ মৃধা মসজিদ মুসা খান মসজিদ একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্য | নাম=রমনা উদ্যান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=সোহ্‌রাওয়ার্দী উদ্যান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=ঢাকা শিশু পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বলধা গার্ডেন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=রোজ গার্ডেন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বুড়িগঙ্গা নদী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=তুরাগ নদী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বংশী নদী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার অন্য ইউআরএল ইমেইল= [[শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ রায়ের বাজার অপরাজেয় বাংলা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আসাদ গেট তিন নেতার মাজার]] | উইকিপিডিয়া=জাতীয় সংসদ ভবন চিত্র=জাতীয় সংসদ ভবন, বাংলাদেশ।.jpg উইকিউপাত্ত=Q497536 মূল মন্দির প্রাঙ্গনের বাইরে মহানগর পুজামণ্ডপ অবস্থিত। এখানে দুর্গাপূজার স্থায়ী বেদী রয়েছে। মূল মন্দির এলাকার ভবনগুলির রঙ উজ্জ্বল হলুদাভ ও লাল বর্ণের। মূল মন্দির প্রাঙ্গনের উত্তর পশ্চিম কোণে রয়েছে চারটি শিব মন্দির। মূল মন্দিরটি পূর্বাংশে অবস্থিত। এখানে দেবী দুর্গার একটি ধাতু-নির্মিত প্রতিমা রয়েছে। পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে আকাশপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। বাস বা ট্রেনে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। নৌপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। ঢাকায় প্রচুর উন্নতমানের আবাসিক হোটে, মোটেল ও বাংলো আছে। মন্দিরের পাশেই অনেক ভালো মানের রেস্তোরা আছে। এখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। তাইওয়ান পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ,যা তাইওয়ান প্রণালীর পূর্বে চীনা মূল ভুখন্ডএর দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে অবস্হিত। তাইওয়ান হচ্ছে ইউরোপ এশিয়া প্লেট ভূগঠনপ্রণালী দ্বারা গঠিত এবং ফিলিপাইন এর দক্ষিণে অবস্হিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে দ্বীপপুঞ্জসমূহ প্রজাতন্ত্রী চীনএর অধীনে হ্য়। সাধারণত প্রজাতন্ত্রী চীন-শাসিত এলাকা বোঝাতেও "তাইওয়ান" ব্যবহৃত হয়। প্রজাতন্ত্রী চীন প্রশান্ত মহাসাগরের তাইওয়ান দ্বীপ, অর্কিড আইল্যান্ড, গ্রীন আইল্যান্ড শাসন করে থাকে। এছাড়া পিশকাদোরিশ (পর্তুগিজ: Pescadores প্যিশ্‌কাদ়োর‌্যিশ্‌ অর্থাৎ "মৎস্যজীবীগণ কিনমেন, ফুচিয়েন তীরবর্তী মাৎসু আইল্যান্ড প্রভৃতি দ্বীপও শাসন করে। তাইওয়ান ও ফেংহু দ্বীপপুঞ্জগুলো (তাইপে ও কাওসিউং পৌরসভা বাদে) প্রজাতন্ত্রী চীনের তাইওয়ান প্রদেশ হিসেবে প্রশাসিত হয়। তাইওয়ান দ্বীপের মূল ভূখণ্ড ফুরমোজা (পর্তুগিজে ইলিয়া ফ়ুর্‌মোজ়া অর্থাৎসুন্দরী দ্বীপ) নামেও পরিচিত যা পূর্ব এশিয়ার চীনা মূল-ভূখন্ড তীরবর্তী অঞ্চল এবং জাপানের মূল-ভূখন্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। জাপানের রিউকিউ দ্বীপপুঞ্জের ঠিক পশ্চিমেই তাইওয়ান দ্বীপের অবস্থান। এর পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগর, দক্ষিণে দক্ষিণ চীন সাগর ও লুজন খাড়ি, পশ্চিমে তাইওয়ান খাড়ি এবং পূর্বে পূর্ব চীন সাগর অবস্থিত। দ্বীপটি ৩৯৪ কিলোমিটার (২৪৫ মাইল) দীর্ঘ এবং ১৪৪ কিলোমিটার (৮৯ মাইল) প্রশস্ত। এখানে কাড়া পর্বত ও ট্রপিকাল বন রয়েছে। তাইওয়ানের মোট লোকসংখ্যা প্রায় ২ কোটি ৩০ লক্ষ। তন্মধ্যে হোকলো সম্প্রদায় সর্বাধিক এবং আরও আছে হাক্কা, প্রাচীন তাইওয়ানবাসী, চীনা তাইওয়ানবাসী, প্রবাসী তাইওয়ানবাসী প্রমূখ সম্প্রদায়। প্রধান ভাষা হচ্ছে ম্যান্ডারিন এবং উপভাষা সমূহ হচ্ছে তাইওয়ানি(মিননান উপভাষা হাক্কা উপভাষা ইত্যাদি। উচ্চপ্রযুক্তি, উষ্ণমন্ডলীয় কৃষিজাতপণ্য প্রভৃতি রপ্তানি করে অজস্র বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় করে। ন্যানোপ্রযুক্তি, অপ্টো ইলেকট্রনিক, পর্যটন প্রমূখ শিল্প তাইওয়ানের উন্নয়নে সহায়ক। নির্দেশক ধরন city নাম তাইপে অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1867 臺北 or 台北) – তাইপে তাইওয়ানের বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। তাইপে-১০১ নামের বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবনটিও এখানে। নির্দেশক ধরন city নাম Hualien অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q713310 花蓮) নির্দেশক ধরন city নাম Jiufen অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q31093 九份) – সাবেক স্বর্ণ উত্তোলক শহর নির্দেশক ধরন city নাম Kaohsiung অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q181557 高雄) – এই দ্বীপের তৃতীয় বৃহত্তম শহর। নির্দেশক ধরন city নাম Taichung অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q245023 臺中 or 台中) – এই দ্বীপের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। নির্দেশক ধরন city নাম Puli অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q706544 埔里) নির্দেশক ধরন city নাম Tainan অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q140631 臺南 or 台南) – সবচেয়ে পুরনো শহর ও তাইওয়ানের সাবেক রাজধানী। ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় গণচীনের জাপানী হামলা প্রতিরোধ যুদ্ধকালে চীনের কুওমিনতাং পার্টি চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জাপানের আগ্রাসন বিরোধী জাতীয় যুক্তফ্রণ্ট গড়ে তুলে জাপানী সাম্রাজ্যবাদীদের আক্রমণ প্রতিরোধ করে। জাপান-বিরোধী প্রতিরোধ যুদ্ধটি জয়যুক্ত হবার পর চিয়াং কাইশেকের নেতৃত্বাধীন কুওমিনতাং গোষ্ঠী যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনপুষ্ট হয়ে সারা দেশ জুড়ে গৃহযুদ্ধ বাধায়। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে চীনা জনগণ তিন বছরের বেশি সময় মুক্তিযুদ্ধ চালান। তখনকার কুওমিনতাং গোষ্ঠির অনুসৃত গণবিরোধী নীতির দরুন সারা দেশের বিভিন্ন জাতির জনগণ এই গোষ্ঠী ঘৃণা করে, ফলে কুওমিনতাং পার্টির “চীন প্রজাতন্ত্র” (বা রিপাবলিক অব চায়না) সরকার উত্খাত করা হয়। ১৯৪৯ সালের ১লা অক্টোবর চীন গণ প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তা চীনের একমাত্র বৈধ সরকার হয়ে দাঁড়ায়। কুওমিনতাং গোষ্ঠির কিছু সৈন্য বাহিনী এবং সরকারি কর্মকর্তা সরে গিয়ে তাইওয়ান আঁকড়ে ধরে বসে। তাঁরা তখনকার মার্কিন সরকারের সমর্থনে তাইওয়ান প্রণালীর দু’ তীরের মধ্যে বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি করেন। তাজমহল হিন্দি: ताज महल, উর্দু: تاج محل) ভারতের আগ্রায় অবস্থিত একটি রাজকীয় সমাধি। মুঘল সম্রাট শাহজাহান তাঁর স্ত্রী আরজুমান্দ বানু বেগম যিনি মুমতাজ মহল নামে পরিচিত, তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে এই অপূর্ব সৌধটি নির্মাণ করেন। সৌধটি নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৬৩২ খ্রিস্টাব্দে যা সম্পূর্ণ হয়েছিল প্রায় ১৬৫৩ খ্রিস্টাব্দে। সৌধটির নকশা কে করেছিলেন এ প্রশ্নে অনেক বিতর্ক থাকলেও, এটি পরিষ্কার যে শিল্প-নৈপুণ্যসম্পন্ন একদল নকশা প্রস্তুতকারক ও কারিগর সৌধটি নির্মাণ করেছিলেন যারা উস্তাদ আহমেদ লাহুরীর সাথে ছিলেন, যিনি তাজমহলের মূল নকশা প্রস্তুতকারক হওয়ার প্রার্থীতায় এগিয়ে আছেন। তাজমহলকে (কখনও শুধু তাজ নামে ডাকা হয়) মুঘল স্থাপত্যশৈলীর একটি আকর্ষণীয় নিদর্শন হিসেবে মনে করা হয়, যার নির্মাণশৈলীতে পারস্য, তুরস্ক, ভারতীয় এবং ইসলামী স্থাপত্যশিল্পের সম্মিলন ঘটানো হয়েছে। যদিও সাদা মার্বেলের গোম্বুজাকৃতি রাজকীয় সমাধীটিই বেশি সমাদৃত, তাজমহল আসলে সামগ্রিকভাবে একটি জটিল অখণ্ড স্থাপত্য। এটি ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম তাজমহল। তখন একে বলা হয়েছিল "universally admired masterpiece of the world's heritage।" ঢাকা থেকে সরাসরি আগ্রায় যাওয়ার কোন বাস কিংবা ট্রেন নেই। তাই আপনাকে প্রথমেই ভারতের কলকাতা কিংবা দিল্লী যেতে হবে। বাংলাদেশ থেকে যেতে বিমান, বাস ও ট্রেন যে কোন মাধ্যমেই কলকাতা যাওয়া যায়। আর দিল্লী শুধুমাত্র বিমানে যেতে হবে। কলকাতা থেকে প্রতিদিন মরুধর এক্স, হাওড় জয়পুর এক্স ও গোয়ালিউর-উদয়পুর সুপার এক্স নামে তিনটি ট্রেন আগ্রাতে যায়। আবার একই ট্রেন কলকাতা নিয়ে আসে। এসব ট্রেনের ভাড়া পড়বে ১৭৫০ থেকে দুই হাজার রুপি। অন্যদিকে দিল্লি থেকে প্রতিদিন উদ্যান আভা তুফান এক্স নামে একটি ট্রেন একবার যায় এবং দিল্লিতে ফিরে আসে। যার ভাড়া ৭৫০ টাকা। এছাড়া কলকাতা ও দিল্লি থেকে বাসের সুবিধা প্রায় সব সময়ই পাবেন। তবে এসব বাসের ভাড়া ট্রেনের তুলনায় একটু বেশি। খুব গরমের সময় ও বেশি বৃষ্টির দিনে আগ্রায় না যাওয়াই ভালো। এ স্থানটিতে ভ্রমণকে আরাম দায়ক ও স্বপ্নীল করে রাখতে আপনাকে আসতে হবে নভেম্বর, ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে। তাজমহলের সামনের চত্বরে একটি বড় চারবাগ (মুঘল বাগান পূর্বে চার অংশে বিভক্ত থাকতো) করা হয়েছিল। ৩০০ মিটার X ৩০০ মিটার জায়গার বাগানের প্রতি চতুর্থাংশ উচু পথ ব্যবহার করে ভাগগুলোকে ১৬টি ফুলের বাগানে ভাগ করা হয়। মাজার অংশ এবং দরজার মাঝামাঝি আংশে এবং বাগানের মধ্যখানে একটি উঁচু মার্বেল পাথরের পানির চৌবাচ্চা বসানো আছে এবং উত্তর-দক্ষিণে একটি সরল রৈখিক চৌবাচ্চা আছে যাতে তাজমহলের প্রতিফলন দেখা যায়। এছাড়া বাগানে আরও বেশ কিছু বৃক্ষশোভিত রাস্তা এবং ঝরনা আছে।[৮]. চারবাগ বাগান ভারতে প্রথম করেছিলেন প্রথম মুঘল সম্রাট বাবর, যা পারস্যের বাগানের মতন করে নকশা করা হয়েছিল। চারবাগ মানেই যাতে স্বর্গের বাগানের প্রতিফলন ঘটবে। মুঘল আমলের লেখায় এক ফার্সি মরমিবাদী স্বর্গের বাগানের বর্ণনা দিয়েছিলেন আদর্শ বাগান হিসেবে, যাতে পূর্ণ থাকবে প্রাচুর্যে। পানি বা জল এই বর্ণনায় একটি বড় ভূমিকা রেখেছেঃ ঐ লেখায় আছে, স্বর্গের বাগানের মাধ্যখানে একটি পাহাড় থেকে তৈরি হয়েছে চারটি নদী, আর তা আলাদা হয়ে বয়ে গেছে বাগানের উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমে। প্রায় সব মুঘল চারবাগসমূহ চতুর্ভুজাকৃতির, যার বাগানের মধ্যখানে মাজার বা শিবির থাকে। কিন্তু তাজমহল এ ব্যাপারটিতে অন্যগুলোর থেকে আলাদা কারণ এর মাজার অংশটি বাগানের মধ্যখানে হওয়ার বদলে বাগানের একপ্রান্তে অবস্থিত। যমুনা নদীর অপর প্রান্তে নতুন আবিষ্কৃত মাহতাব বাগ অন্যরকম তথ্যের আভাস দেয়, যমুনা নদীটি বাগানের নকশায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল যাতে তা স্বর্গের নদী হিসেবে অর্থবহ হয়। বাগানের বিন্যাস এবং এর স্থাপত্যের বৈশিষ্ট্য যেমন এর ঝরনা, ইট অথবা মার্বেলের রাস্তা এবং জ্যামিতিক ইটের রেখার ফুলের বিছানা এগুলো হুবহু সালিমারের মতন এবং এই ক্রম নকশা করেছেন একই প্রকৌশলী আলি মারদান। পরবর্তীকালে বাগানের গোলাপ, ডেফোডিল, বিভিন্ন ফলের গাছসহ অন্যান্য গাছ-গাছালির অতিপ্রাচুর্যের কথা জানা যায়। মুঘল সম্রাটদের উত্তরোত্তর অবক্ষয়ের সাথে সাথে বাগানেরও অবক্ষয় ঘটে। ইংরেজ শাসনামলে তাজমহলের রক্ষণাবেক্ষণ এর দায়িত্ব ইংরেজরা নেয়, তারা এ প্রাকৃতিক ভূ-দৃশ্যকে পরিবর্তন করে নতুন করে লন্ডনের আনুষ্ঠানিক বাগানের চেহারা দেয়। তাজমহল এর চত্বরটি বেলে পাথরের দুর্গের মত দেয়াল দিয়ে তিন দিক থেকে বেষ্টিত। নদীর দিকের পাশটিতে কোন দেয়াল নাই। এই দেয়াল বেষ্টনির বাইরে আরও সমাধি রয়েছে যার মধ্যে শাহজাহানের অন্য স্ত্রীদের সমাধি এবং মুমতাজের প্রিয় পরিচারিকাদের একটি বড় সমাধি রয়েছে। এ স্থাপত্যসমূহ প্রধানত লাল বেলে পাথর দ্বারা তৈরি, দেখতে সেসময়কার ছোট আকারের মুঘল সাধারণ সমাধির মতন। ভিতরের দিকে (বাগান) দেয়ালগুলো স্তম্ভ এবং ছাদ সম্বলিত। যা সাধারণত হিন্দু মন্দিরে দেখা যেত এবং পরে মুঘলদের মসজিদের নকশায় আনা হয়েছিল। দেয়ালগুলোয় বিচিত্র গম্বুজাকৃতির ইমারত দিয়ে সংযুক্ত যা থেকে বেশ কিছ জায়গা নজরে আসে, যা পর্যবেক্ষণ চৌকি হিসেবে ব্যবহার করা হত। যা বর্তমানে জাদুঘর হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তাজমহলে ঢোকার প্রধান ফটক বা দরজাও তৈরি হয়েছে মার্বেল পাথরে। দরজাটির নকশা ও ধরন মুঘল সম্রাটদের স্থাপত্যের কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। এর খিলানসমূহের আকৃতি হুবহু সমাধির খিলানসমূহের অনুরূপ এবং এর পিস্তাক খিলান সমাধির ক্যালিগ্রাফি বা চারুলিপির নকশার সাথে মিলিয়ে করা হয়েছে। এর ছাদে অন্যান্য বেলে পাথরের ইমারতের মতই নকশা করা আছে সুন্দর সুন্দর জ্যামিতিক আকৃতি। চত্বরের একেবারে শেষে বেলেপাথরের দু’টো বিশাল ইমারত রয়েছে যার সমাধির দিকের অংশ খোলা। এদের পিছন ভাগ পূর্ব ও পশ্চিম দিকের দেয়ালের সমান্তরাল। দু’টো ইমারত দেখতে একেবারে হুবহু যেন একটা আরেকটির প্রতিচ্ছবি। পূর্ব দিকের ইমারতটি মসজিদ, অন্যটি হল জাওয়াব (উত্তর যার মূল উদ্দেশ্য ছিল ভারসাম্য রক্ষা করা (যা মুঘল আমলে মেহমানদের থাকার জন্য ব্যবহৃত হত)। জাওয়াব আলাদা শুধু এর মেহরাম নেই আর এর মেঝে নকশা করা যেখানে মসজিদের মেঝে ৫৬৯ জন্য মুসল্লি নামাজ পড়ার জন্য কালো পাথর দিয়ে দাগ কাটা। মসজিদটির প্রাথমিক নকশা শাহজাহানের তৈরি অন্যান্য ইমারতের মতই।বিশেষ করে তার মসজিদ-ই-জাহান্নুমা অথবা দিল্লী জামে মসজিদ- একটি বড় ঘর যার উপর তিনটি গম্বুজ। মুঘল আমলের মসজিদগুলোর নামাজ পড়ার জায়গা তিন ভাগে ভাগ করা থাকতো।বড় নামাজ পড়ার জায়গা এর দু'পাশে সামান্য ছোট নামাজ পড়ার জায়গা। তাজমহলের প্রত্যেকটি নামাজ পড়ার জায়গায় উপরে বিশাল গম্বুজ আছে কিন্তু জায়গাটি খোলা। ইমারতটির নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়েছিল ১৬৪৩ খ্রিস্টাব্দে। তাজমহলের মূলে হল তার সাদা মার্বেল পাথরের সমাধি। যা অন্যান্য মুঘল সমাধির মত মূলতঃ পারস্যদেশীয় বৈশিষ্ট্য, যেমন আইওয়ানসহ প্রতিসম ইমারত, একটি ধনুক আকৃতির দরজা, উপরে বড় গম্বুজ রয়েছে। সমাধিটি একটি বর্গাকার বেদিকার উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে। ভিত্তি কাঠামোটি বিশাল এবং কয়েক কক্ষবিশিষ্ট। প্রধান কক্ষটিতে মুমতাজ মহল ও শাহজাহানের স্মৃতিফলক বসানো হয়েছে, তাদের কবর রয়েছে এক স্তর নিচে। ভিত্তিটি আদতে একটি কোণগুলো ভাঙ্গা ঘনক্ষেত্র, প্রতিদিকে প্রায় ৫৫ মিটার (ডানে, মেঝের পরিকল্পনা দেখুন)। লম্বা পাশে একটি বড় পিস্তাক, অথবা বড় ধনুক আকৃতির পথ, আইওয়ানের কাঠামো, সাথে উপরে একই রকমের ধনুক আকৃতির বারান্দা। এই প্রধান ধনুক আকৃতির তোরণ বৃদ্ধি পেয়ে উপরে ইমারতের ছাদের সাথে যুক্ত হয়ে সম্মুখভাগ তৈরি করেছে। তোরণের অপর দিকে, বাড়তি পিস্তাকসমূহ উপরে পিছনের দিকে চলে গেছে, পিস্তাকের এই বৈশিষ্ট্যটি কোণার দিকে জায়গায় একইভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। নকশাটি সম্পূর্ণভাবে প্রতিসম এবং ইমারতের প্রতিটি দিকেই একই রকম। চারটি মিনার রয়েছে, ভিত্তির প্রতিটি কোণায় একটি করে মিনার, ভাঙ্গা কোণার দিকে মুখ করে রয়েছে। সমাধির উপরের মার্বেল পাথরের গম্বুজই সমাধির সবচেয়ে আকর্ষনীয় বৈশিষ্ট্য। এর আকার প্রায় ইমারতের ভিত্তির আকারের সমান, যা প্রায় ৩৫ মিটার। এর উচ্চতা হওয়ার কারণ গম্বুজটি একটি ৭ মিটার উচ্চতার সিলিন্ডার আকৃতির ড্রাম এর উপরে বসানো। এর আকৃতির কারণে, এই গম্বুজকে কখনো পেয়াজ গম্বুজ অথবা পেয়ারা গম্বুজ বলেও ডাকা হয়। গম্বুজের উপরের দিক সাজানো হয়েছে একটি পদ্মফুল দিয়ে, যা তার উচ্চতাকে আরও দৃষ্টি গোচড় করে। গম্বুজের উপরে একটি পুরনো সম্ভবত তামা বা কাসার দণ্ড রয়েছে যাতে পারস্যদেশীয় ও হিন্দু ঐতিহ্যবাহী অলঙ্করণ রয়েছে। বড় গম্বুজটির গুরুত্বের কারণ এর চার কোণায় আরও চারটি ছোট গম্বুজ রয়েছে। ছোট গম্বুজগুলোও দেখতে বড় গম্বুজটির মতই। এদের স্তম্ভগুলো সমাধির ভিত্তি থেকে ছাদ পর্যন্ত উঠে গেছে। ছোট গম্বুজগুলোতেও কাসা বা তামার পুরনো দণ্ড আছে। লম্বা মোচাকার চূড়া বা গুলদাস্তা ভিত্তি দেয়ালের পাশ দিয়ে উপরে উঠেছে এবং গম্বুজের উচ্চতায় দৃষ্টিগোচর হয়। পদ্মফুল ছোট গম্বুজ ও গুলদাস্তাতেও রয়েছে। বড় গম্বুজের উপর মুকুটের মত একটি পুরনো মোচাকার চূড়া রয়েছে। চূড়াটি ১৮০০ শতকের আগে স্বর্ণের নির্মিত ছিল, কিন্তু বর্তমানে এটি ব্রোঞ্জ দিয়ে তৈরি। এই চূড়াটিই পারস্যদেশীয় এবং হিন্দুদের শোভাবর্ধক উপাদানের মিলনের উৎকৃষ্ট উদাহরণ। চূড়ার উপরের অংশে আছে একটি চাঁদ, যা ইসলামিক উপাদান, এবং চূড়ার শিং তাঁক করা আছে স্বর্গ বা বেহেস্তের দিকে। বড় গম্বুজের উপর চূড়ার চাঁদ এবং তাঁক করা শিং মিলে একটি ঐতিহ্যবাহী চিহ্নের আকার ধারণ করে, যা হিন্দু দেবতা শিব এর চিহ্নের মত। মিনারগুলোর মূল বেদিকার কোণাগুলোতে রয়েছে- চারটি বড় চৌকি যাদের প্রতিটির উচ্চতা ৪০ মিটারেরও বেশি। মিনারগুলোতেও তাজমহলের প্রতিসমতার ব্যাপারটিই লক্ষ্য করা যায়। চৌকিগুলো নকশা করা হয়েছে মসজিদের প্রথাগত মিনারের নকশায়, যেখানে মুয়াজ্জিন নামাজের জন্য আযান দেন। প্রতিটি মিনারেরই দুইটি বারান্দা দিয়ে তিনটি সমান উচ্চতায় ভাগ করা হয়েছে। মিনারের একেবারে উপরে শেষ বারান্দা রয়েছে যার উপরে সমাধির ছাতাগুলোর একই রকম একটি ছাতা রয়েছে। মিনারের ছাতাগুলোতেও একই রকমের কাজ করা হয়েছে যেমনটি করা হয়েছে পদ্মফুলের নকশা করা চূড়াতে। প্রতিটি মিনারই বেদিকার থেকে বাইরের দিকে কিঞ্চিৎ হেলানো আছে যাতে এ মিনার কখনও ভেঙ্গে পড়লেও যেন তা মূল সমাধির উপরে না পড়ে। এখানকার হোটেলগুলোতে ভারতীয়, চাইনিজ, বাঙ্গালীসহ বিভিন্ন দেশের খাবার পাওয়া যায়। তাছাড়া বিরিয়ানি ও মোগলাই নিরাপদ খাবার হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন যে কোন সময়। তবে দাম অবশ্যই ঠিক করে কেনা উচিত। আগ্রায় বিভিন্ন মানের ও দামের হোটেল রয়েছে। আপনি আপনার সামর্থের মধ্যে যে কোনো হোটেলে থাকতে পারবেন। এখানকার হোটেল গুলোর মধ্যে হোটেল গ্রালাক্সী, হোটেল আগ্রা ডিলাক্স, ক্যালকাটা হোটেল, দ্যা প্রেসিডেন্ট হোটেল, অশোক হোটেল, পার্ক ভিউ হোটেল অন্যতম। এসব হোটেলে ৮০০ থেকে দুই হাজার টাকায় রাত্রিযাপন করা যাবে। তাজহাট জমিদার বাড়ি রংপুর শহর থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে মাহিগঞ্জের তাজহাট গ্রামে অবস্থিত। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে রত্ন ব্যবসায়ী মান্নালাল ব্যবসায়িক কারণে মাহিগঞ্জে এসে বসবাস এবং পরবর্তীকালে তাজহাট জমিদারির প্রতিষ্ঠাতা করেন। জমিদার মান্নালাল মারা যাবার পর তাঁর দত্তক পুত্র গোপাল লাল রায় বাহাদুর জমিদারি পরিচালনা শুরু করেন। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে প্রায় ২০০০ রাজমিস্ত্রির নিরলস পরিশ্রমে বর্তমান তাজহাট জমিদার বাড়ি পূর্ণতা লাভ করে। ১৯১৭ সালে সম্পূর্ণ হওয়া এই জমিদার বাড়িটি নির্মাণ করতে তৎকালীন সময়ে প্রায় দেড় কোটি টাকা খরচ হয়। তাজহাট জমিদার বাড়ির চত্বরে রয়েছে গাছের সারি, বিশাল মাঠ এবং প্রাসাদের দুই পাশে আছে দুইটি পুকুর। আর আছে বিভিন্ন রকম ফুল ও মেহগনি, কামিনী, আম এবং কাঁঠাল বাগান। জমিদার বাড়িটি দেখতে ঢাকার আহসান মঞ্জিলের মতো। লাল ইট, শ্বেত ও চুনা পাথর দ্বারা নির্মিত চারতলা বিশিষ্ট তাজহাট জমিদার বাড়ির তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় জমিদার গোপালের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিস রাখা আছে। এছাড়া রয়েছে থাকার কক্ষ, গোসলখানা ও অতিথিদের জন্য কক্ষ। প্রায় ২১০ ফুট প্রস্থের প্রাচীন মুঘল স্থাপত্যের অনুকরণে নির্মিত তাজহাট জমিদার বাড়িতে ইতালীয় মার্বেল পাথরে তৈরী ৩১ টি সিঁড়ি আছে। রাজবাড়ীর পেছনদিকে রয়েছে গুপ্ত সিঁড়ি পথ, যা বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ তাজহাট জমিদার বাড়িকে সংরক্ষিত স্থাপনা হিসেবে নথিভুক্ত করে এবং ২০০৫ সালে রংপুর জাদুঘরকে তাজহাট জমিদার বাড়ির দ্বিতীয় তলায় স্থানান্তরিত করে। জাদুঘরের প্রদর্শনী কক্ষে দশম ও একাদশ শতাব্দীর বেশকিছু টেরাকোটা শিল্পকর্ম স্থান পেয়েছে। এছাড়াও জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে মুঘল সম্রাট আওরাঙ্গজেবের সময়ের কুরআন, মহাভারত ও রামায়ণসহ বেশকিছু আরবি এবং সংস্কৃত ভাষায় লেখা প্রাচীন পাণ্ডুলিপি। রয়েছে ৬৯ হিজরিতে তৈরি মসজিদের 'সনফলক কালো পাথরের বিষ্ণুর প্রতিকৃতি ছাড়াও জাদুঘরে প্রায় ৩০০ টি মূল্যবান নিদর্শন রয়েছে। গ্রীষ্মকালীন সময়ে অর্থাৎ এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাস ব্যাপী রংপুর জাদুঘর তথা তাজহাট জমিদার বাড়ি সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত খোলা থাকে। আর শীতকালীন সময় অর্থাৎ অক্টোবর থেকে মার্চ মাস সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত পরিদর্শনের জন্য খোলা থাকে। দুপুর ১ টা থেকে ১ টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত রংপুর জাদুঘরে মধ্যাহ্ন বিরতির বন্ধ থাকে। সপ্তাহের প্রতি রবিবার পূর্ণ দিবস, সোমবার অর্ধ দিবসের জন্য জাদুঘরটি বন্ধ থাকে। এছাড়াও সমস্ত সরকারি ছুটির দিনগুলোতে জাদুঘরটিতে পরিদর্শন বন্ধ থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক সকল বাংলাদেশি নাগরিকের জন্য রংপুর জাদুঘরে প্রবেশ করতে ২০ টাকা দিয়ে টিকেট কাটতে হয়। মাধ্যমিক পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের তাজহাট জমিদার বাড়ি প্রবেশ করতে ৫ টাকা দিয়ে টিকেট সংগ্রহ করতে হয়, তবে ৫ বছরের কম বাচ্চাদের প্রবেশ করতে কোন টিকেট লাগে না। এছাড়া সার্কভুক্ত দেশের দর্শনার্থীর প্রবেশের টিকেট মূল্য ১০০ টাকা এবং অন্য যেকোন বিদেশীদের প্রবেশ টিকেটের মূল্য ২০০ টাকা। রাজধানী ঢাকার কল্যাণপুর, গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল হতে নিয়মিত ভাবে বিভিন্ন পরিবহণের বাস রংপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এসব বাসে চড়ে রংপুর যেতে জনপ্রতি ৬০০ থেকে ১০০০ টাকা ভাড়া লাগে। রংপুর বাসষ্ট্যান্ড থেকে রিকশাযোগে তাজহাট জমিদার বাড়ি যেতে মাত্র ২০ টাকা ভাড়া লাগে। তবে ঢাকা থেকে কুড়িগ্রামগামী বাসে চড়লে সরাসরি তাজহাট জমিদার বাড়ির সামনে নামা যায়। রংপুর শহরে থাকার জন্য বিভিন্ন মানের বেশকিছু হোটেল/মোটেল রয়েছে। রংপুরে উল্লেখযোগ্য হোটেলের মধ্যে রয়েছে। | নাম=হোটেল নর্থভিউ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন= ০৫২১-৫৫৪০৫, ০৫২১-৫৫৪০৬ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম= পর্যটন মোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন= ০৫২১-৬২১১১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম=দি পার্ক হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=হোটেল গোল্ডেন টাওয়ার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=হোটেল তিলোত্তমা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=০৫২১-৬৩৪৮২, ০১৭১৮৯৩৮৪২৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম=হোটেল কাশপিয়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=০৫২১-৬১১১১, ০১৯৭৭-২২৭৭৪২ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= বিভাগীয় শহর রংপুরে বিভিন্ন মানের হোটেল/রেস্তোরাঁ আছে খাওয়ার জন্য। রংপুরের বিখ্যাত হাড়িভাঙ্গা আম খাওয়া যাবে আমের মৌসুমে। প্রথমে বান্দরবন আসতে হবে। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্নভাবে বান্দরবন আসা যায়। বাসযোগে সরাসরিভাবে আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বাস, ট্রেন, প্লেন পছন্দসই যেকোন মাধ্যম বেছে নেওয়া যাবে। ঢাকা টু বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এসি ও ননএসি জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। অথবা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল বা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকায় বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে প্রাইভেট কারে ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে উপরে নিয়মে বান্দরবান যেতে হবে। বাংলাদেশ বিমান, জিএমজি এয়ার লাইনস, ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। আকাশপথে চট্রগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। বান্দরবান থেকে বাস করে রুমা সদর উপজেলা যাওয়া যায়। প্রতি এক ঘণ্টা পরপর একটি করে বাস বান্দরবান থেকে রুমা বাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। থানচি থাকতে চাইলে – থানচি কুটির বিজিব কটেজ সেরা অপশন হতে পারে। তাজিকিস্তান দক্ষিণ-পূর্ব মধ্য এশিয়ার একটি স্থলবেষ্টিত প্রজাতন্ত্র। এর উত্তরে কিরগিজস্তান উত্তরে ও পশ্চিমে উজবেকিস্তান পূর্বে চীন এবং দক্ষিণে আফগানিস্তান]]। দুশান্‌বে দেশের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। গোর্নো-বাদাখশান স্বায়ত্তশাসিত এলাকাটি তাজিকিস্তানে অবস্থিত; এটি একটি জাতিগত অঞ্চল যা দেশটির ৪৫% এলাকা জুড়ে অবস্থিত। তাজিকিস্তানের ৯০%-এরও বেশি এলাকা পর্বতময়। পামির পর্বতমালা এবং আলায় পর্বতমালা দুইটি প্রধান পর্বতমালা, এবং এগুলির হিমবাহ থেকে উৎপন্ন বিভিন্ন পার্বত্য জলধারা ও নদী প্রাচীনকাল থেকে ঐ অঞ্চলের খামারভূমিতে সেচ কাজে ব্যবহার করা হয়ে এসেছে। তাজিকিস্তানের উত্তর প্রান্তে মধ্য এশিয়ার আরেক প্রধান পর্বতমালা তিয়ান শান পর্বতমালার একাংশ চলে গেছে। পর্বতগুলির উত্তরে ও দক্ষিণে রয়েছে দুইটি নিম্নভূমি অঞ্চল এবং এখানেই তাজিকিরা ব্যাপক পরিমাণে বাস করে। মধ্য এশিয়ার সবচেয়ে জনবহুল এলাকা সির দরিয়া নদীবিধৌত ফের্গানা উপত্যকার একাংশ উত্তর তাজিকিস্তানে পড়েছে। এই দীর্ঘ উপত্যকাটি উত্তরে কুরামিন পর্বতমালা ও দক্ষিণে তুর্কেস্তান পর্বতমালার মধ্যে অবস্থিত। দক্ষিণের নিম্নভূমি এলাকাটিতে আমু দরিয়া ও পাঞ্জ নদী প্রধান দুইটি নদী। তাজিকিস্তান নামে যে স্থানটি বর্তমানে পরিচিত তার পত্তন হয়েছিল খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০০ বছর আগে। তখন থেকে এ ভূখণ্ডটি বিভিন্ন সম্রাটের শাসনাধীনে ছিল। বিশেষ করে পারস্যের সম্রাটদের অধীনে এ ভূখণ্ডটি থাকে দীর্ঘ সময় ধরে। বুদ্ধ-পূর্ব যুগে আধুনিক তাজিকিস্তান জারাভশান ভ্যালির অন্তর্ভুক্ত হয়ে কামবোজার অংশ ছিল। আর তখন কামবোজা সাম্রাজ্যটি শাসন করত পারস্যের আচেহমানিদ সম্রাটরা। আলেকজান্ডারের হাতে পারস্য সম্রাটদের পরাজিত হওয়ার পর এ অঞ্চলটি গ্রেসো-ব্যাকট্রিয়ান সাম্রাজ্যের উত্তরাংশ হিসেবে পরিগণিত হয়। খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীর শেষাংশ থেকে শুরু করে দ্বিতীয় শতাব্দীর প্রথমাংশ পর্যন্ত এটি ব্যাকট্রিয়ান সাম্রাজ্যের অংশ হিসেবেই থাকে। এরপর এটা হয়ে যায় তুর্কিস্তানের অংশ। তারপর কিছু দিন এটি চীন সাম্রাজ্যের অংশ হিসেবে গণ্য হয়। সপ্তম খ্রিস্টাব্দে আরবরা এ অঞ্চলে ইসলাম নিয়ে আসেন। সম্রাট সামানিড তখন আরবদের উচ্ছেদ করেন। সে সময় তিনি সমরকন্দ ও বোখারাকে আরো বড় ও সমৃদ্ধ করে তোলেন। এর পর থেকে উভয় শহর তাজিকদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে গণ্য হতে থাকে (উভয় শহরই এখন উজবেকিস্তানের অন্তর্গত)। এরপর মঙ্গোলরাও কিছু সময়ের জন্য এর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। এমনিভাবে বিভিন্ন সাম্রাজ্যের অধীনে কখনো এই অংশের সাথে কখনো ওই অংশের সাথে যুক্ত হয়ে এগিয়ে গেছে তাজিকিস্তানের ইতিহাস। তাজিক ভাষা ও রুশ ভাষা তাজিকিস্তানের সরকারি ভাষা। এদের মধ্যে তাজিক ভাষাতে প্রায় ৬২% লোক এবং রুশ ভাষাতে প্রায় ৫% লোক কথা বলেন। তাজিকিস্তানে প্রচলিত অন্যান্য ভাষাগুলির মধ্যে আছে উজবেক ভাষা (১৬% বক্তা ফার্সি ভাষা এবং পশতু ভাষা। তাজিকিস্তানে ২০০৯ সালে ইসলামকে সরকারি ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ বিষয়টি সাবেক সোভিয়েত দেশগুলোর মধ্যে তাজিকিস্তানকে আলাদা করে তুলেছে। তবে তাজিকিস্তানে অন্য যেকোনো ধর্ম পালনের পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে। ২০০৯ সালের তথ্যানুসারে দেশটির ৯৮ শতাংশ লোক মুসলমান। এদের মধ্যে ৯৫ শতাংশ সুন্নি এবং ৩ শতাংশ শিয়া মুসলমান। আর বাকি দুই শতাংশের মধ্যে অর্থোডক্স, প্রোটেস্ট্যান্ট ও ক্যাথলিক খ্রিস্টান, বৌদ্ধ ও ইহুদি রয়েছে। ঐতিহাসিকভাবেই তাজিক এবং পার্সিয়ানরা একই ভাবধারার। তাদের ভাষাও কাছাকাছি পর্যায়ের। দেশটির ৮০ শতাংশ লোকেরই মাতৃভাষা তাজিক। বর্তমানে দেশটির রাজধানী দুশানবে, খুজান্দ, দুলব, পাঞ্জাকেন্ট এবং ইস্তারভশান প্রধান এলাকা হিসেবে পরিচিত। উত্তর তাজিকিস্তানে ২৫ হাজার লোক রয়েছে ইয়াগনোবি সম্প্রদায়ের। তারা ইয়াগনোবি ভাষাতেই কথা বলে থাকে। পর্বতময় তাজিকিস্তানের খেলাধুলাও পাহাড়পর্বতকেন্দ্রিক। পাহাড়ে হাঁটা, উঁচু পাহাড়ে আরোহণ করা ইত্যাদিই এখানকার প্রধান খেলা হিসেবে পরিচিত। প্রতি মৌসুমে স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্বত এজেন্সিগুলো বিভিন্ন খেলার আয়োজন করে থাকে। এর পাশাপাশি দেশটিতে ফুটবলও একটি জনপ্রিয় খেলা। তারা ফিফা ও এএফসি আয়োজিত বিভিন্ন খেলায় অংশ নিয়ে থাকে। সড়ক, রেল বা আকাশ পথে ঢাকা হতে প্রথমে সিলেট যেতে হবে; অতপর সেখান থেকে তামাবিল যেতে হয়। ঢাকা হতে সড়ক পথে তামাবিলের দূরত্ব প্রায় ৫২ কিলোমিটার। সিলেট এসে সেখান থেকে সিএনজি অটো রিক্সায়, বাসে, হিউম্যান হলার, ম্যাক্সিতে তামাবিল আসতে হয়। * সিলেট থেকে তামাবিল আসার জন্য ভাড়া হবেঃ * সরাসরি রিজার্ভ করে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হবেঃ * পাথর ও কয়লার আমদানি রপ্তানি; স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। এখানে প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল রয়েছেঃ * পর্যটন রেস্তোরা, জাফলং তামাবিল জিরো পয়েন্ট, মোবাইল ৮৮০১৮১৯- ৯০৪ ০৭৫; * পিকনিক সেন্টার রেস্তোরাঁ বল্লাঘাট, জাফলং, মোবাইল ৮৮০১৭১২-৭৪৬ ৪২৫; * ক্ষুধা রেস্তোরাঁ বল্লাঘাট, জাফলং, মোবাইল ৮৮০১৭২১-৯১২ ৫১৭। তবে, পর্যটকেরা সচরাচর সিলেট শহরে এসে খাওয়া-দাওয়া করে থাকে জিন্দাবাজারের জল্লারপাড় রোডে অবস্থিত পানশী, পাঁচভাই, ভোজনবাড়ি প্রভৃতি রেস্তোরায়। পর্যটকেরা সচরাচর সিলেট শহরে এসে আবাসিক হোটেলে থাকে; কারণ সিলেটে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে লালা বাজার ও দরগা রোডে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এছাড়াও থাকার জন্য উন্নতমানের দুই, তিন, চার ও পাঁচ তারকা মানের হোটেল রোজভিউ, হোটেল স্টার প্যাসিফিক, হোটেল নূরজাহান প্রভৃতি। তবে আপনি যদি তামাবিল এলাকায় রাত্রিযাপন করতে চান তাহলে থাকতে পারেনঃ * জেলা পরিষদ রেষ্ট হাউজ গোয়াইনঘাট উপজেলা হেড কোয়ার্টার। মোবাইল ৮৮০১৭৩০-৩৩১ ০৩৬ (ইউএনও ৮৮০১৭৩৭-৬৯৬ ৭৮১ (কেয়ারটেকার)। * নলজুরী রেষ্ট হাউজ নলজুরী, জাফলং। মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯৬৬ +৮৮০১৯ (প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, সিলেট ৮৮০১৭৫২-২২৬ ৩৭৫ (কেয়ারটেকার)। * গ্রীণ পার্ক রেষ্ট হাউজ নলজুরী, জাফলং। মোবাইল ৮৮০১৭১১-১৮০ ৫৭৪ (বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, সিলেট ৮৮০১৭৬৬-৮৫৭ ১৬৮ (কেয়ারটেকার)। * সওজ বাংলো জাফলং। মোবাইল ৮৮০১৭৩০-৭৮২ ৬৬২ (নির্বাহী প্রকৌশলী, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, সিলেট)। জাফলং ভারত সীমান্তে অবস্থিত একটি পর্যটনস্থল। লালাখাল সিলেট থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই লালাখাল নদী ভারতের চেরাপুঞ্জি পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। আয়তনের বিচারে তামিলনাড়ু ভারতের একাদশ (এই রাজ্যের আয়তন গ্রিস]]ের সমান) এবং জনসংখ্যার বিচারে সপ্তম বৃহত্তম রাজ্য। | ক্রমিক সংখ্যা শহরের নাম জেলা কন্যাকুমারী ভারত]]ের তামিলনাড়ু রাজ্যের কন্যাকুমারী জেলা]]র অন্তর্গত একটি শহর। এই শহরটি ভারতের মূল ভূখণ্ডের দক্ষিণতম বিন্দুতে অবস্থিত। অন্তরীপটি ভারতের পশ্চিম উপকূল ধরে প্রসারিত পশ্চিমঘাট পর্বতমালা]]র এলাচ পর্বতশ্রেণী]]র দক্ষিণতম প্রান্তে অবস্থিত। কন্যাকুমারী জেলার সদর শহর নাগেরকইল এই শহর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কন্যাকুমারী একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। প্রাচীনকালেও কন্যাকুমারী ছিল তামিলাকাম বা প্রাচীন তামিল দেশের দক্ষিণতম অঞ্চল। কন্যাকুমারী নামটি এসেছে হিন্দু দেবী কন্যাকুমারীর (যাঁর স্থানীয় নাম কুমারী আম্মান) নামানুসারে। এই শহরের সৈকত অঞ্চলে যেখানে আরব সাগর ভারত মহাসাগর ও বঙ্গোপসাগর পরস্পর মিলিত হয়েছে, সেখানেই দেবী কুমারীর মন্দির অবস্থিত। এই শহরের প্রধান পর্যটনকেন্দ্রগুলি হল দেবী কুমারীর মন্দির বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়াল প্রাচীন তামিল কবি তিরুবল্লুবর]]ের ১৩৩ ফিট উঁচু মূর্তি এবং গান্ধীমণ্ডপম্‌ (ভারত মহাসাগরের জলে মহাত্মা গান্ধী]]র চিতাভষ্ম বিসর্জনের আগে এখানে তা রাখা হয়েছিল)। মহান চোল মন্দিরসমূহ বা গ্রেট লিভিং চোল টেম্পলস দক্ষিণ ভারতে চোল রাজাদের রাজত্বকালে নির্মিত কয়েকটি মন্দির। এই মন্দিরগুলি হল তাঞ্জাভুরের বৃহদীশ্বর মন্দির, গঙ্গইকোণ্ডচোলীশ্বরম মন্দির ও দরসুরমের ঐরাবতেশ্বর মন্দির। ১৯৮৭ সালে বৃহদীশ্বর মন্দিরটি ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা লাভ করে। ২০০৪ সালে গঙ্গইকোণ্ডচোলীশ্বরম ও ঐরাবতেশ্বর মন্দিরদুটিও এই তালিকায় একযোগে যুক্ত হয়। এই কেন্দ্রটি “মহান চোল মন্দিরসমূহ” নামে পরিচিত। ধর্মরাজা রথ হল ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের কাঞ্চীপুরম জেলায় বঙ্গোপসাগরের করোমণ্ডল উপকূলে মহাবলীপুরমে অবস্থিত পঞ্চরথ স্মারকস্থলের একটি স্মারক। এটি একটি একশিলায় খোদিত ভারতীয় প্রস্তরখোদাই স্থাপত্যের নিদর্শন। খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে পল্লব রাজা প্রথম মহেন্দ্রবর্মণ ও তাঁর পুত্র নরসিংহবর্মণ (৬৩০-৬৯০ খ্রিস্টাব্দ; ইনি "মামল্ল" বা মহাবীর নামেও পরিচিত ছিলেন) এই স্মারকটি নির্মাণ করান। সমগ্র চত্বরটি এখন আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার (এএসআই) তত্ত্বাবধানে আছে। ১৯৮৪ সালে গোটা চত্বরটি "মহাবলীপুরম স্মারকস্থল গ্রুপ অফ মনুমেন্টস অ্যাট মহাবলীপুরম নামে ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা পায়। পঞ্চরথ বা পাণ্ডবরথ হল বঙ্গোপসাগরের করমণ্ডল উপকূলের মহাবলীপুরমে অবস্থিত একটি স্মারক চত্বর। এই চত্বর ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের কাঞ্চীপুরম জেলায় অবস্থিত। পঞ্চরথ ভারতের মনোলিথিক প্রস্তরখোদাই স্থাপত্য শিল্পকলার একটি নিদর্শন। খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীর শেষভাগে পল্লব রাজা প্রথম মহেন্দ্রবর্মণ ও তাঁর পুত্র প্রথম নরসিংহবর্মণের (৬৩০–৬৮০ খ্রিস্টাব্দ; এঁদের "মামল্ল" বা "মহাযোদ্ধা"-ও বলা হত) রাজত্বকালে এই রথগুলি নির্মিত হয়। এই স্মারকগুলি প্রথম নরসিংহবর্মণের বিশেষ কৃতিত্ব। কারণ, এই ধরনের স্থাপত্য ভারতে তাঁর আগে নির্মিত হয়নি। ইডলি দোসা এখানকার প্রধান খাবার। এছাড়া বিবিধ মিষ্টি খাবারের চল রয়েছে। দোসা হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশের একটি রুটিজাতীয় খাবার যা আটার গোলা বা খামি থেকে তৈরী করা হয়। এর প্রধান উপাদান চাল এবং কলাইয়ের ডাল। দোসা দক্ষিণ ভারতীয়দের খাদ্যাভ্যাসে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। এটা বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান সহ ভারতীয় উপমহাদেশে জনপ্রিয়। প্রথাগতভাবে গরম সাম্বার, আলু তরকারি, পনির বা চাটনির সঙ্গে দোসা পরিবেশন করা হয়। [[দক্ষিণ রেল এর সদর দপ্তর এই রাজ্যের চেন্নাই শহরে অবস্থিত। তিনাপ সাইতার হচ্ছে বাংলাদেশের বান্দরবান জেলা]]র রোয়াংছড়িতে অবস্থিত একটি জলপ্রপাত। তিনাপ সাইতার একটি বম শব্দ। বম ভাষায় তিনাপ অর্থ নাকের সর্দি এবং সাইতার অর্থ ঝর্ণা বা জলপ্রপাত। এটি পাইন্দু খালের অনেক ভেতরে অবস্থিত। পানিপ্রবাহের দিক থেকে তিনাপ সাইতার বাংলাদেশের সব থেকে বড় জলপ্রপাত। তিনাপ সাইতারে যাওয়ার পথের ঝিরিপথ খুবই আকর্ষণীয়। বর্ষামৌসুমে তিনাপ সাইতারে পানি প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। তিনাপ সাইতার বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ। প্রথমে বান্দরবন আসতে হবে। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্নভাবে বান্দরবন আসা যায়। বাসযোগে সরাসরিভাবে আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বাস, ট্রেন, বিমান পছন্দসই যেকোন মাধ্যম বেছে নেওয়া যাবে। ঢাকা টু বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এসি ও ননএসি জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। অথবা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল বা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকা বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে প্রাইভেট কারে ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রামগামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে উপরে নিয়মে বান্দরবান যেতে হবে। বাংলাদেশ বিমান, জিএমজি এয়ার লাইনস, ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। আকাশপথে চট্রগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। ; বান্দরবান থেকে তিনাপ সাইতার পর্যটকগণ দুটি পথ ধরে তিনাপ সাইতারে যেতে পারেন। রোয়াংছড়ি থেকে এবং রুমা থেকে। বান্দরবন বাস স্ট্যান্ড থেকে রোয়াংছড়ি বাসে যাওয়া যায়। বাসে এক ঘণ্টা সময় লাগে। রোয়াংছড়ি নেমে পুলিশ স্টেশনে নাম নিবন্ধন করে গাইড ভাড়া করতে হয়। কেপলং পাড়া, পাইখং পাড়া, রনিন পাড়া, দেবাছড়া পাড়া হয়ে তিনাপ সাইতারে পৌছানো যায়। দ্বিতীয় র‍্যুটে যেতে হলে বান্দরবন থেকে বাসে করে রুমা যেতে হবে। ঘণ্টাতিনেক সময় লাগবে। রুমাতে নেমে আর্মি স্টেশনে নাম নিবন্ধন করে গাইড ভাড়া করে চান্দের গাড়িতে আট্টাহ পাড়া পৌছানো যাবে। সেখান থেকে পায়ে হেঁটে তিনাপ সাইতার। শুষ্ক মৌসুমে রুমার র‍্যুটটি অধিকতর সহজ এবং কম সময় লাগে। তুর্কমেনিস্তান মধ্য এশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এর উত্তরে কাজাকিস্তান ও উজবেকিস্তান, পূর্বে উজবেকিস্তান ও আফগানিস্তান, দক্ষিণে আফগানিস্তান ও ইরান এবং পশ্চিমে কাস্পিয়ান সাগর। আশগাবাত তুর্কমেনিস্তানের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। তুর্কমেনিস্তান মধ্য এশিয়ার একটি স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র। এর পশ্চিমে কাস্পিয়ান সাগর, দক্ষিণে ইরান ও আফগানিস্তান, উত্তর-পূর্বে উজবেকিস্তান, এবং উত্তর-পশ্চিমে কাজাকিস্তান। তুর্কমেনিস্তানের অধিকাংশ এলাকা সমতল বা ঢেউখেলানো বালুময় মরুভূমি, যার মধ্যে স্থলে স্থলে বালিয়াড়ি দেখতে পাওয়া যায়। দক্ষিণে ইরানের সাথে সীমান্তে রয়েছে পর্বতমালা। কারাকুম মরুভূমির কাছে অবনমিত ভূমি দেখতে পাওয়া যায়। পূর্বে দেশটি তুর্কমেন সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র নামে পরিচিত ছিল ও সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল। ১৯৯১ সালে এটি স্বাধীনতা ঘোষণা করে এবং ১৯৯২ সালে নতুন সংবিধান কার্যকর করে। তুর্কমেন ভাষা এবং রুশ ভাষা তুর্কমেনিস্তানের সরকারি ভাষা। তুর্কমেন ভাষাতে এখানকার জনগণের প্রায় ৮০% এবং রুশ ভাষাতে প্রায় ৮% কথা বলেন। এখানে প্রচলিত অন্যান্য ভাষার মধ্যে আছে বেলুচি ভাষা ও উজবেক ভাষা। প্লভ (পিলাফ) হচ্ছে প্রধান খাবার, দৈনন্দিন খাদ্য, যা উৎসব উদযাপনে পরিবেশিত হয়। এটি একটি ওলন্দাজ চুলার অনুরূপ একটি বড় পেটা লোহার কড়াইয়ে মাটন, গাজর এবং ভাজা চাল দিয়ে প্রস্তুত করা হয়। ম্যান্টি তৈরীতে ব্যবহৃত হয় ছাগলের মাংস, পেঁয়াজ বা কুমড়া দিয়ে। শুরপা হচ্ছে মাংস এবং শাকসব্জি দিয়ে তৈরী স্যুপ। রেস্তোরাঁ এবং বাজারে বিভিন্ন ধরণের পুর ভরা খাবার পাওয়া যায়, যেমন সোমসা, গুটাপ এবং ইশলীক্লি। এগুলো ভ্রমণকারী এবং ট্যাক্সি ড্রাইভারদের কাছে জনপ্রিয়। কারণ এগুলো দ্রুত চলার পথে দ্রুতই খাওয়া যায়। প্রায়ই রাস্তাঘাট ও স্ট্যাণ্ডে বিক্রি হয়। তুর্কমেনি রান্না সাধারণত মশলা বা মশলাজাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করে না এবং সুগন্ধি জন্য তুলাবীজের তেল অধিক পরিমাণে ব্যবহৃত হয়। শাশলীক, স্ক্রু আকারের মাটন, শুয়োরের মাংস, মুরগি বা কখনও কখনও মাছ কাঠকয়লার আগুনে গ্রিল করা হয় এবং কাঁচা কাটা পেঁয়াজ এবং একটি বিশেষ সিরকা ভিত্তিক সস দিয়ে সাজিয়ে, রেস্তোরাঁয় পরিবেশিত হয় এবং প্রায়ই পথপার্শ্বে বিক্রি হয়। তুর্কমেনিস্তার রেস্তোরাঁ প্রধানত রাশিয়ান খাবার যেমন পেলম্যানি, গ্রচস্কা, গলুবসি এবং মেয়েরাইজ-ভিত্তিক স্যালাদ পরিবেশন করে। কিছু অঞ্চলে ল্যাগম্যান নামক উইগুর নুডলস পাওয়া যায়। ত্রিপুরা নামটির উদ্ভব হয় ত্রিপুরার পৌরাণিক রাজা ত্রিপুরের নামানুসারে। ত্রিপুর ছিলেন যযাতির বংশধর দ্রুহ্যের ৩৯ তম উত্তরপুরুষ। তাছাড়া ত্রিপুরা শব্দটির উৎপত্তি রাজ্যের আদিবাসীদের অন্যতম ভাষা ককবরক থেকেও এসেছ বলে অনেকে মনে করেন। ককবরক ভাষায় 'তৈ' হল জল। 'প্রা' হল নিকটে। জলের নিকটবর্তী স্থান তৈ-প্রা থেকে ধীরে ধীরে তেপ্রা, তিপ্রা এবং শেষে বাঙালি উচ্চারণে ত্রিপুরা হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। প্রশাসনিক স্বার্থে ত্রিপুরাকে ৮টি জেলা ২৩টি মহকুমা (উপবিভাগ) এবং ৫৮টি উন্নয়ন ব্লকে বিভক্ত করা হয়েছে। রাজ্যের প্রধান শহরগুলি হল আগরতলা বিশালগড় যোগেন্দ্রনগর ধর্মনগর সোনামুড়া অমরপুর প্রতাপগড় উদয়পুর কৈলাসহর তেলিয়ামুড়া ইন্দ্রনগর খোয়াই ও বেলোনিয়া]]। বাঁধারঘাট, যোগেন্দ্রনগর এবং ইন্দ্রনগর বর্তমানে আগরতলা পুরসভা]]র অন্তর্গত। [[আগরতলা বিমানবন্দর হল এ রাজ্যের প্রধান বিমানবন্দর এবং এখান থেকে কলকাতা গুয়াহাটি বেঙ্গালুরু চেন্নাই দিল্লি এবং শিলচর]]ের উদ্দেশে নিয়মিত উড়ান রওনা দেয়। ভারতের প্রধান টেলিযোগাযোগ সংস্থাগুলির অধিকাংশই ত্রিপুরা রাজ্যে উপস্থিত এবং এগুলি রাজধানী সহ রাজ্যের অন্যান্য অংশে দূরভাষ এবং ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদান করে। নীরমহল ত্রিপুরার একটি দর্শনীয় স্থান। নীর অর্থাৎ জলের মাঝে মহলটি স্থাপিত বলে এর নামকরণ করা হয় নীরমহল। মহারাজা বীর বিক্রম কিশোর মানিক বাহাদুরের আমলে নীরমহল তৈরি করা হয়। উল্লেখ্য, ভারতেরই আরেক প্রদেশ রাজস্থানের উদয়পুরে ঠিক একই রকম একটি প্রাসাদ রয়েছে। ইংল্যান্ডের মার্টিন অ্যান্ড বার্ন কোম্পানি ১৯৩০ সালে এর কাজ শুরু করে এবং ১৯৩৮ সালে ভবনটির উদ্বোধন করা হয়। ত্রিপুরার একটি ছোট এলাকা মেলাঘরে নীরমহল অবস্থিত। রাজধানী আগরতলা থেকে এর দূরত্ব ৫৩ কিলোমিটার। নীরমহল বাজারের পাশে রুদ্রসাগর নামে বিশাল একটি জলাশয় আছে। এর আয়তন প্রায় পাঁচ দশমিক তিন বর্গকিলোমিটার। রুদ্রসাগরের ঠিক মাঝখানে ত্রিপুরার রাজার গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালীন অবকাশ যাপনের জন্য এই মহলটি নির্মাণ করা হয়। ভবনটি একাধারে যেমন রাজার সৌন্দর্যপ্রিয়তার প্রমাণ দেয়, তেমনি হিন্দু ও মোঘল সংস্কৃতি মিশিয়ে তিনি একটি দর্শনীয় কিছু করতে চেয়েছিলেন, সেই ধারণারও প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রাসাদের দুটি অংশ। মূল অংশ রয়েছে পশ্চিম পাশে এবং পূর্ব পাশে রয়েছে নিরাপত্তাবাহিনীর জন্য দুর্গ। মূল অংশকে আবার দুটি ভাগে ভাগ করা যায়- বাইরের কক্ষ এবং অন্দরমহল। বাইরের কক্ষগুলোর মধ্যে বিশ্রামঘর, খাজাঞ্চিখানা ও নাচঘর উল্লেখযোগ্য। এ ধরনের পাঁচটি কক্ষ সেখানে রয়েছে। এছাড়া দাবা খেলার জন্যও একটি আলাদা কক্ষ রয়েছে। রাণী ও অন্যদের জন্য অন্দরমহলে রয়েছে বিশাল ছয়টি কক্ষ। এছাড়া রান্না ঘর, রাজার সভাঘর, আড্ডাঘর ইত্যাদি তো রয়েছেই। বর্তমানে মহলের ভিতর একটি জাদুঘরও রয়েছে। অন্দরমহলটি এমনভাবে সাজানো ছিলো যাতে রাজা-রাণী নৌকাভ্রমণ সেরে অন্দরমহলের সিঁড়িতে সরাসরি প্রবেশ করতে পারেন। এছাড়া প্রাসাদের ভেতরের অংশে একটি বিরাট বাগানও রয়েছে। রাজা-রাণীর বেড়ানোর জন্য ঘাটে সবসময় মোটরচালিত নৌকা থাকত। বাইরের দিকে দুটি ঘাট রয়েছে। সেখানে কর্মচারীরা গোসল করতো এবং ঘাটগুলো তাদের যাতায়াতের জন্যও ব্যবহার করা হতো। তবে মহারাজা অনেক অর্থ খরচ করে এই প্রাসাদ নির্মাণ করলেও খুব বেশি দিন তিনি ভোগ করতে পারেননি। মাত্র সাত বছর তিনি এই প্রাসাদ ব্যবহার করেছে। কারণ মাত্র ৩৯ বছর বয়সে তিনি মারা যান। মহারাজা মারা যাওয়ার পর বহুদিন এটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিলো। এ সময় আস্তে আস্তে এটি ঔজ্জ্বল্য হারাতে থাকে। অবশেষে ১৯৭৮ সালে ত্রিপুরার তথ্য, সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এর দায়িত্ব নেয় এবং ভবনটি রক্ষায় সচেষ্ট হয়। ১৯৯৫-৯৬ অর্থবছরে ভবনটিতে বড় ধরনের সংস্কার করা হয়। বর্তমানে এটিকে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। প্রতি শীতের সময়ে লাইট অ্যান্ড লেজার শোর মাধ্যমে পর্যটকদের আকৃষ্ট করার পাশাপাশি এই প্রাসাদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়। এছাড়া প্রতিবছর সেপ্টেম্বরে রুদ্রসাগর লেকে নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা থেকে বাসে সরাসরি মেলাঘর যাওয়া যায়। এছাড়া জিপ ও অন্যান্য গাড়ি ভাড়া করে সেখানে যাওয়া যাবে। বাস ভাড়া ৪০ টাকা। সময় লাগে দুই ঘণ্টা। মেলাঘর বাসস্ট্যান্ডে সাগরমহল ট্যুরিস্ট লজে রিকশা দিয়ে যেতে হবে। ভাড়া ১০ টাকা। সাগরমহল ট্যুরিস্ট লজটি ত্রিপুরার তথ্য, সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীনে। এতে আধুনিক সুযোগসুবিধাসহ মোট ৪৪টি সিট রয়েছে। এসি ও নন-এসি দু'ধরনের সুবিধাই রয়েছে রুমগুলোতে। ত্লাবং ঝর্ণা বা দ্বৈত ঝর্ণা বাংলাদেশের বান্দরবান জেলা]]য় অবস্থিত জলপ্রপাত। যা জোড়া বা ক্লিবুং খাম নামেও পরিচিত। পাথুরে খাল রেমাক্রির উৎপত্তি এই ঝরনা থেকেই। ত্লাবং একটি বম শব্দ। এর অর্থ “পানি ধরে রাখার বেসিন বা গর্ত”। সুংসাং পাড়া থেকে লাল মাটির একটি গমনপথ এগিয়েছে থাইক্যাং পাড়ার দিকে। সেই পথ ধরে হাঁটলে দেখা মিলে তলাবংয়ের। পথের ডানপাশে কপিতাল পাহাড় অবস্থিত। প্রথমে বান্দরবন আসতে হবে। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্নভাবে বান্দরবন আসা যায়। বাসযোগে সরাসরিভাবে আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বাস, ট্রেন, প্লেন পছন্দসই যেকোন মাধ্যম বেছে নেওয়া যাবে। ঢাকা টু বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এসি ও ননএসি জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। অথবা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল বা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকায় বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে প্রাইভেট কারে ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে উপরে নিয়মে বান্দরবান যেতে হবে। বাংলাদেশ বিমান, জিএমজি এয়ার লাইনস, ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। আকাশপথে চট্রগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। ; বান্দরবন থেকে ত্লাবং ঝর্ণা বান্দরবান থেকে বাস করে রুমা সদর উপজেলা যাওয়া যায়। প্রতি এক ঘণ্টা পরপর একটি করে বাস বান্দরবান থেকে রুমা বাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেখান থেকে পরবর্তী গন্তব্য বগা হ্রদ। বগা হ্রদে দুইভাবে পৌঁছানো যায়। ঝিরিপথে হেঁটে বা চান্দের গাড়িযোগে। বগা হ্রদ থেকে বাকীপথ ট্রেক করে এগিয়ে যেয়ে, দার্জিলিংপাড়া হয়ে বাংলাদেশের পঞ্চম উচ্চতম শৃঙ্গ কেওক্রাডংয়ে যাওয়া যায়। এরপর সেখান থেকে হেঁটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ গ্রাম পাসিংপাড়া]]য় যেতে হয়। এরপর যেতে হয় সুংসাংপাড়া। প্রায় এক হাজার ফুট নিচে সুংসাংপাড়া অবস্থিত। সেখান থেকে প্রায় দু’ঘণ্টা হাঁটার পর জোড়া ঝরণায় পৌঁছানো যায়। দক্ষিণ কলকাতা কলকাতা জেলার দক্ষিণ অংশ। শহরের বাকি অংশের তুলনায় এটি কম ঘনবসতিপূর্ণ এবং আরও আধুনিক। এখানে বসতিগুলি হল বালিগঞ্জ, গড়িয়াহাট, ভবানীপুর, আলিপুর, চেতলা, নিউ আলিপুর রাসবিহারী কালীঘাট, কসবা, যাদবপুর টালিগঞ্জ বেহালা, মেটিয়াব্রুজ, গার্ডেনরিচ তিলজলা পার্ক স্ট্রিট, পার্ক সার্কাস, বোসপুকুর ঢাকুরিয়া তারাতলা গরফা হালতু ইত্যাদি। দক্ষিণ কলকাতা সহজেই ধর্মাতলা এবং শিয়ালদহের মতো কেন্দ্রীয় অঞ্চল থেকে বাস, ট্যাক্সি বা মেট্রো রেলের মাধ্যমে সহজেই পৌঁছতে পারেন। উত্তর কলকাতা থেকে বাসের সংখ্যা একটু কম, কিন্তু মেট্রো রেল সবসময়ই পাওয়া যায়। পূর্ব এবং দক্ষিণ কলকাতার সাথেও বাস সংযোগ রয়েছে। একটি রেলওয়ে সিস্টেম শহর উপকূলে লিঙ্কিং আছে, এবং এই সিস্টেমের একটি অংশ শহর মাধ্যমে পাস। দক্ষিণ কোরিয়া উত্তর-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ যা কোরীয় উপদ্বীপের দক্ষিণ অংশটি নিয়ে গঠিত। এর সরকারি নাম কোরীয় প্রজাতন্ত্র (কোরীয়: 대한민국 দাএ-হান্-মিন্-‌গুক্‌)। দক্ষিণ কোরিয়ার উত্তরে উত্তর কোরিয়া, পূর্বে জাপান সাগর, দক্ষিণে ও দক্ষিণ-পূর্বে কোরিয়া প্রণালী, যা জাপান থেকে দেশটিকে পৃথক করেছে, এবং পশ্চিমে পীত সাগর। সওউল হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়ার বৃহত্তম শহর ও রাজধানী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে কোরীয় উপদ্বীপের উত্তর অংশটি সোভিয়েত ইউনিয়নের সেনারা এবং দক্ষিণ অংশটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা দখলে রেখেছিল। ১৯৪৮ সালে এ থেকে উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া রাষ্ট্রদ্বয়ের আবির্ভাব হয়। ১৯৫০-১৯৫৩ সালে কোরীয় যুদ্ধের পরে ধ্বংসপ্রায় দক্ষিণ কোরিয়া ১৯৯০ সালে এসে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতিগুলির একটিতে পরিণত হয় এবং সেই সঙ্গে এশিয়ান চার ড্রাগনয়ে পরিণত হয়। কোরিয়া পর্যটন করপোরেশন এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৬ সালে কোরিয়াতে মোট ১কোটি ৭০লক্ষ পর্যটক ভ্রমণ করেছে। দক্ষিণ কোরিয়ান পর্যটনশিল্প অগ্রগতির অন্যতম কারন দক্ষিণ কোরিয়ার পপ সঙ্গীত এবং টেলিভিশন নাটকগুলির জনপ্রিয়তা যা কোরিয়ান ওয়েভ (হাললিউ) নামে পরিচিত। দক্ষিণ কোরিয়া পূর্ব এশিয়ার কোরীয় উপদ্বীপের দক্ষিণ অর্ধাংশ নিয়ে গঠিত। এর উত্তরে উত্তর কোরিয়া, পশ্চিমে পীত সাগর, পূর্বে জাপান সাগর এবং দক্ষিণে পূর্ব চীন সাগর। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় ৩০% এলাকা নিম্নভূমি এবং বাকী অংশ উচ্চভূমি বা পর্বতমালা। নিম্নভূমির অধিকাংশই সমুদ্র উপকূলে, বিশেষত পশ্চিম উপকূলে প্রধান প্রধান নদীর অববাহিকাতে অবস্থিত। এদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণগুলি হল সৌল শহরের চারপাশের হান নদী অববাহিকা, সৌলের দক্ষিণে বিয়েওংতায়েক উপকূলীয় সমভূমি, গেউম নদীর অববাহিকা, নাকদং নদীর অববাহিকা এবং দক্ষিণ-পশ্চিমের ইয়েওংসান এবং হোনাম সমভূমিগুলি। দক্ষিণ কোরিয়ার পূর্ব উপকূল ধরে একটি সরু সমভূমি বিস্তৃত। অবিভক্ত কোরিয়া মূলত জাপানিদের দখলে ছিল। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হেরে যাবার সময় জাপানিরা সমাজতান্ত্রিক দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছে আত্মসমর্পণ করে। তার ফলে অবিভক্ত কোরিয়া ২ ভাগে ভাগ হয়ে যায়| তখন উত্তর কোরিয়া ১৯৫০ সালে সমাজতান্ত্রিক দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের মতাদশে সমাজতান্রিক ব্লকে চলে যায়, অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়া পুঁজিবাদি আমেরিকার মতাদশে এর পুঁজিবাদি ব্লকে যোগ দান করে। তখন থেকে কোরিয়া ২টি ভিন্ন নাম যথা উত্তর ও দক্ষিণ তথা ২টি ভিন্ন অথনৈতিক ব্যবস্থাতে চলতে শুরু করে। দক্ষিণ কোরিয়াতে আমেরিকার পুঁজিবাদ আর উত্তর কোরিয়াতে সোভিয়েত ইউনিউনের মত সমাজতন্ত্রবাদ চালু হয়। এটিই ১৯৪৮ সালে পথ দেখিয়েছে অবিভক্ত কোরিয়াকে বিভক্তিকরণ। উত্তর কোরিয়ার সরকারি নাম রাখা হয় গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া আর দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি নাম রাখা হয় প্রজাতন্ত্রী কোরিয়া। উত্তর কোরিয়া এর রাজধানীর হয় পিয়ং ইয়াং আর দক্ষিণ কোরিয়া এর রাজধানীর হয় সিওল। কোরীয় ভাষা দক্ষিণ কোরিয়া ও উত্তর কোরিয়ার সরকারি ভাষা। এছাড়া চীনের ঈয়নবিয়ান(Yanbian) এলাকাতে বসবাসরত কোরীয় বংশোদ্ধত চাইনিজরাও ব্যবহার করে থাকে। একই কোরিয়ার ভাষা হলেও দক্ষিণ কোরিয়া এবং উত্তর কোরিয়ার কোরিয়ান ভাষার মধ্যে কিছুটা আঞ্চলিক পার্থক্য রয়েছে। বিশ্বজুড়ে কোরিয়ান ভাষাভাষী মোট জনসংখ্যা ৮০ লক্ষ, যার মধ্যে ৫০ লক্ষ দক্ষিণ কোরিয়াতে ও ২৫ লক্ষ উত্তর কোরিয়াতে বসবাস করে। এছাড়া চীন, আমেরিকা, জাপান, সোভিয়েত ইউনিয়ন ইত্যাদি স্থানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কোরিয়ান ভাষাভাষী রয়েছে। আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ডে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হলেও, কোরিয়ার সব লোকই কোরিয়ান ভাষাতে কথা বলেন। কোরিয়ান ভাষার শ্রেণিবিন্যাস নিয়ে ভাষাবিদদের মধ্যে ভিন্নমত রয়েছে। কিছু ভাষাবিদ এটাকে আল্টাইক ভাষা পরিবারের সদস্য হিসেবে বিবেচনা করে আবার অন্যরা একে বিচ্ছিন্ন একটি ভাষা হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। জাপানিজ ও ভিয়েতনামিজ ভাষার মতো, কোরিয়ান ভাষায়ও চাইনিজ ভাষা থেকে বেশিরভাগ শব্দভান্ডার ধার করেছে বা চীন ভাষার মডেল এর উপর ভিত্তি করে নতুন নতুন শব্দভান্ডার যোগ করেছে। আধুনিক কোরিয়ান ভাষা প্রায় এককভাবে কোরিয়ান বর্ণমালা(দক্ষিণকোরিয়াতে হানগুল এবং উত্তরকোরিয়া ও চীনে জোসনগুল নামে পরিচিত)তে লিখিত হয়, যা ১৪৪৬ সালে সেজং রাজা কর্ত্বক আবিষ্কৃত হয়েছিল। কোরিয়ান বর্ণমালা বা হানগুল এ মোট ২৪টি অক্ষর আছে যার ১০টি স্বরবর্ণ ও ১৪টি ব্যাঞ্জনবর্ন। দেশের অভ্যন্তরে যেকোন শহরে স্থলপথে যোগাযগের জন্য বাস ও ট্রেন উভয়ই জনপ্রিয়। দেশের গুরুত্বপূর্ন মেট্রো শহরের সাথে অত্যাধুনিক দ্রুতগতি সম্পন্ন ট্রেন লাইন রয়েছে। এই লাইনের টিকেটের দাম স্বাভাবিকভাবেই তুলনামূলকভাবে দামী। সাধারণ গতির ট্রেনের লাইন বিস্তৃত এবং ছোট বড় প্রায় সব শহরগামী। ট্রেনের মত, বাসেরও রয়েছে রকমফের। রাজধানীর সাথে অন্যান্য শহরের যাতায়াতের ক্ষেত্রে সাধারণ, ইকোনমি এবং প্রিমিয়াম তিন ধরনের বাস সার্ভিস উপলব্ধ। এক্ষেত্রে সেবার ভিন্নতা যাতায়াত সময়ের ক্ষেত্রে খুব একটি ভিন্নতা আনে না। বড় শহরের ভিতরে যাতায়াতের জন্য সাবওয়ে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় সেবা। শহর জুড়ে বাস সেবা থাকলেও সাবওয়ে অপেক্ষাকৃত দ্রুততর এবং বিস্তৃত। অপেক্ষাকৃত ছোট শহরে বাস সেবা অধিক প্রচলিত। শহরের মধ্যে স্বল্প দূরত্বের যাতায়াতের জন্য বাইসাইকেল ভাড়া করা যায়। গুরুত্বপূর্ন বাসস্টপের পাশেই থাকা সারিবদ্ধ বাইসাইকেল থেকে ইলেক্ট্রিক কার্ড (যা আঞ্চলিকভাবে টি-মানি কার্ড নামে পরিচিত) দিয়ে বাইসাইকেল ভাড়া করা যায়। সড়কের পাশে ফুটপাথ সংলগ্ন বাইসাইকেল চলার জন্য আলাদা রাস্তা নকশা করা আছে। দারাসবাড়ি মসজিদ বাংলার প্রথম যুগের মুসলিম স্থাপত্য কীর্তির একটি উল্লেখযোগ্য নিদর্শন। ১৪৭৯ খ্রিস্টাব্দে (হিজরী ৮৮৪) সুলতান শামস উদ্দীন ইউসুফ শাহের রাজত্বকালে তাঁরই আদেশক্রমে এই মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন এই মসজিদের নাম দারুস বাড়ি ছিল না। ফিরোজপুর নামে মসজিদ ছিল। ১৫০২ খ্রিষ্টাব্দে যখন সুলতান হোসেন শাহ্ কর্তৃক দারুসবাড়ী বিশ্ববিদ্যালয় গঠিত হয় তখন এই অঞ্চলের নাম দারুসবাড়ি নামে প্রসিদ্ধি লাভ করে। ফিরোজপুর জামে মসজিদ নাম হারিয়ে দারুসবাড়ী নাম ধারণ করে। মসজিদটির অবস্থান ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছোট সোনা মসজিদের সন্নিকটে। সোনামসজিদ স্থল বন্দর থেকে মহানন্দা নদীর পাড় ঘেঁষে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশ রাইফেলস-এর সীমান্ত তল্লাশী ঘাঁটি এই ঘাটিঁর অদূরে অবস্থিত দখল দরওয়াজা। দখল দরওয়াজা থেকে প্রায় এক কি্লোমিটার হেঁটে আমবাগানের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়ে একটি দিঘি পার হয়ে দক্ষিণ পশ্চিমে ঘোষপুর মৌজায় দারাসবাড়ি মসজিদ ও দারাসবাড়ি মাদ্রাসা অবস্থিত। দীর্ঘদিন মাটিচাপা পড়েছিল এ মসজিদ। সত্তর দশকের প্রথমভাগে খনন করে এটিকে উদ্ধার করা হয়। মসজিদটি দীর্ঘকাল আগে পরিত্যাক্ত হয়েছে, বর্তমানে এর চারপাশে আছে গাছগাছালির ঘের। পরিচর্যার অভাবে এ মসজিদটি বিলীয়মান। এর সংলগ্ন সমসাময়িক আরেকটি স্থাপনা হলো দারাসবাড়ি মাদ্রাসা। দিঘীর এক পারে মসজিদ এবং অন্য পারে মাদ্রাসা অবস্থিত। আকারে এটি ছোট সোনা মসজিদের চেয়েও বড়। ইট নির্মিত এই মসজিদের অভ্যন্তরের আয়তক্ষেত্র দুই অংশে বিভক্ত। এর আয়তন ৯৯ ফুট ৫ ইঞ্চি, ৩৪ ফুট ৯ ইঞ্চি। পূর্ব পার্শ্বে একটি বারান্দা, যা ১০ ফুট ৭ ইঞ্চি। বারান্দার খিলানে ৭টি প্রস্ত্তর স্তম্ভের উপরের ৬টি ক্ষুদ্রাকৃতি গম্বুজ এবং মধ্যবর্তীটি অপেক্ষাকৃত বড় ছিল। উপরে ৯টি গম্বুজের চিহ্নাবশেষ রয়েছে উত্তর দক্ষিণে ৩টি করে জানালা ছিল। উত্তর পশ্চিম কোণে মহিলাদের নামাজেরজন্য প্রস্তরস্তম্ভের উপরে একটি ছাদ ছিল। এর পরিচয় স্বরূপ এখনও একটি মেহরাব রয়েছে। এতদ্ব্যতীত পশ্চিম দেয়ালে পাশাপাশি ৩টি করে ৯টি কারুকার্য খচিত মেহরাব বর্তমান রয়েছে। এই মসজিদের চারপার্শ্বে দেয়াল ও কয়েকটি প্রস্তর স্তম্ভের মূলদেশ ব্যতীত আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। এখানে প্রাপ্ত তোগরা অক্ষরে উৎকীর্ণ ইউসুফি শাহী লিপিটি এখন কোলকাতা জাদুঘরে রক্ষিত আছে। ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাধারনত সড়কপথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে এখানে নিয়মিত বাস চলাচল করে। এছাড়া ঢাকা থেকে ট্রেনে রাজশাহীতে আসার পর বাস বা ট্রেনে করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাওয়া যাবে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাওয়ার পর বাস, সিএনজি বা স্থানীয় যানবহনে এই মসজিদে আসা যায়। এখানে কোন বিমানবন্দর নেই। তবে বিমানে রাজশাহীতে আসার পর বাস বা ট্রেনে করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আসা যায়। রাত্রিযাপনের জন্য এখানে ভালো মানের আবাসিক হোটেল নেই। রাতে থাকার জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে আসতে হবে। এখানে ভালো মানের খাবার রেস্তোরা নেই। তবে স্থানীয় কিছু রেস্তোরায় বিশেষায়িত খাবার পাওয়া যায়, যা পর্যটকদের জন্য নতুন অভিজ্ঞতা সঞ্চার করে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন শহর থেকে বাসে শিলিগুড়ি যাওয়া যায়। শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং ৮০ কিমি। শেয়ার জিপ (ভাড়া মাথাপিছু ১৫০ টাকা) বা গাড়িভাড়া বা বাসে (ভাড়া মাথাপিছু ১০৩ টাকা) করে শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং পৌঁছানো যায়। নিকটতম রেলস্টেশন শিলিগুড়ি বা নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশন বা এন জে পি। শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলের হেরিটেজ টয়ট্রেনে চড়েও দার্জিলিং যাওয়া যায়। দার্জিলিং শহরের আশপাশে ঘোরার জন্য মরসুমে ডি.জি.এইচ.সি. কন্ডাক্টেড ট্যুরের ব্যবস্থা করে। টয় ট্রেনের জয় রাইডেও বেড়িয়ে নেওয়া যায় দার্জিলিং থেকে ঘুম]]। সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দর বাগডোগরায় অবস্থিত, দার্জিলিং থেকে ৯৬ কি.মি. দূরে। | নাম=জাপানিজ টেম্পল এবং পীস প্যাগোডা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=শহরের খুব কাছেই এই টেম্পল টি। জীপে যেতে সময় লাগবে মাত্র ১০ মিনিটের মত। এই বৌদ্ধ মন্দির টি জাপানী সাধুর অর্থায়নে তৈরি বলে একে জাপানি টেম্পল বলা হয়। প্রথমে সিড়ি বেয়ে উঠতেই একটি মন্দির চোখে পড়বে যেটার দরজায় বিশাল সোনালি রঙের দুটি সিংহ মূর্তি আছে এবং এর ভিতরে বড় জাপানি সাধুর মূর্তি রয়েছে। ডান দিকে চোখে পড়বে পেস প্যাগোডা। পেস প্যাগোডার অর্ধেক টা উপড়ে উঠার সিড়ি আছে।পুরো প্যাগোডা এলাকাটি নীরব এবং শান্ত এবং ইহা একটি ধর্মীয় পবিত্র স্থান। | নাম=বাতাসিয়া লুপ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=টাইগার হিলে যাবার পথেই পরবে অপরূপ সুন্দর এর জায়গাটি। এখানেই দার্জিলিং এর টয় ট্রেন ৩৬০ ডিগ্রীতে ঘুরে আবার ঘুম ষ্টেশনের দিকে যায়। | নাম=ঘুম মনেস্ট্রি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=টাইগার হিলে যাবার পথে এই মন্দিরটি পড়বে হাইওয়ের পাশেই। মেইন রোড থেকে সিঁড়ি দিয়ে কিছুটা নিচে নেমে যেতে হয়। ভিতরে বিশাল বৌদ্ধ মূর্তি আছে। | নাম=রক গার্ডেন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=শহর থেকে প্রায় তিন হাজার ফুট নিচে নেমে যেতে হবে এই বাহারি ঝর্নার বাগান দেখতে হলে। ঝর্নার প্রতিটা জলক্ষেপ দেখার জন্য আছে সুন্দর পথ ও সিঁড়ির ব্যবস্থা। চাইলে একদম উপর পর্যন্ত উঠে ঝর্ণা ও তার আশপাশ এর সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এখানে আছে বাহারি ফুলের বাগান। এছাড়াও নেপালিদের সাজে সাজার জন্য এখানে ভাড়ায় নেপালী পোশাক পাওয়া যায়। | নাম=গঙ্গামায়া পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=রক গার্ডেনের রাস্তা ধরে ৩ কিমি সামনেই এই পার্ক। | নাম=চা-বাগান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=শহরের খুব কাছেই এই দৃষ্টিনন্দন চা বাগান টি। এখানকার সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো এর আশেপাশের চায়ের দোকানে বসে এক কাপ চা পান করা। | নাম=দার্জিলিং রোপওয়ে/কেবল কার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=তেনজিং রক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=হিমালয় মাউন্টেন ইন্সটিটিউট এর একটু সামনেই চা বাগানের আগেই পড়বে তেনজিং রক। তেনজিং রক একটি বিশাল পর্বতের ছোট খাটো নমুনা। একটি পাথরের টুকরোই পুরো পর্বতের ন্যায় দেখতে। | নাম='হিমালয় মাউন্টেন ইন্সটিটিউট, মিউজিয়াম অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এখানে একসাথে আছে মাউন্টেন ইন্সটিটিউট ও মিউজিয়াম। একজন পর্বত আরোহীর পাহাড়ে কি কি কাজ, কীভাবে ট্রেকিং, ক্লাইম্বি করবে, কোথায় কীভাবে পারাপার হবে, এভারেস্ট জয়ীদের বিভিন্ন স্মৃতি চিহ্নসহ আরো অনেক ইতিহাস সংরক্ষিত আছে এই মিউজিয়ামে। | নাম=টাইগার হিল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=শহর থেকে কিছুটা দূরে পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত এই টাইগার হিল পয়েন্ট। পর্যটকের দেখার সুবিধার্থে এখানে একটি ঘর ও বানিয়ে রাখা হয়েছে গোলাকার যেখানে দাঁড়িয়ে সবাই সূর্যোদয় দেখতে পারে।পৃথিবীর তৃতীয় সরবোচ্চ পর্বত কাঞ্চনজঙ্ঘা কে এখান থেকে দেখা যায়। | নাম=দার্জিলিং মল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=শহরের সবচেয়ে উচু চূড়ার নাম মল চূড়া। এখান থেকে আশেপাশের প্রকৃতি খুব ভালোভাবে দর্শন করা যায় এবং আকাশ পরিষ্কার থাকলে কাঞ্চনজঙ্ঘা ও দেখা যায় এই চূড়া থেকে। | নাম=আভা আর্ট চিত্রশালা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=দার্জিলিং শহরের মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে জাপানিজ প্যাগোডা দেখতে যেতে পথেই পরবে আভা আর্ট চিত্রশালা। উজ্জ্বল লাল ও হলুদ বর্ণের এই বিল্ডিং এর ভিতরেই আর্ট চিত্রশালাটি। | নাম=পদ্মজা নাইডু হিমালয়ান জুলজিকাল পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এই চিড়িয়াখানায় রেড পান্ডা, স্নো লেপার্ড, তিব্বতীয় নেকড়েসহ পূর্ব হিমালয়ের প্রচুর বিপদগ্রস্ত ও বিলুপ্ত পক্ষী ও প্রাণীদের দেখতে পাওয়া যায়। | নাম=ধীরধাম মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি কাঠমান্ডু]]র বিখ্যাত পশুপতিনাথ মন্দিরের অনুরূপ। | নাম=বেঙ্গল ন্যাচারাল হিস্টোরি মিউজিয়ামঃ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এই জাদুঘর গাছপালা ও পশুপাখিদের প্রাকৃতিক পরিবেশের অন্দরে প্রবেশ করায়। | নাম=লাওডস্ বোটানিকাল গার্ডেনঃ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এই উদ্যানে অর্কিড, রডোডেনড্রন, ম্যাগনোলিয়া, প্রিমুলা, ফার্নসহ নানা জাতের হিমালয়ান উদ্ভিদ পাওয়া যায়। | নাম=লেবং রেস কোর্স অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট এবং সর্বোচ্চ রেস কোর্স। | নাম=দার্জিলিং রঙ্গীত ভ্যালি প্যাসেঞ্জার রোপওয়ে অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=৫ কিমি রোপওয়ে নিয়ে যাবে চা বাগানের উপর দিয়ে যা অত্যন্ত দৃষ্টি নন্দন। টিকিট মাথাপিছু ২০০ টাকা প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্যে, এবং ছোটদের জন্য মাথাপিছু ১০০ টাকা। দার্জিলিং ম্যালের উপর একাধিক খাবারের রেস্তোরাঁ আছে। কয়েকটা মুসলিম হোটেলও আছে। খাবারের সিস্টেম মূলত প্যাকেজ আকারে। মানে ভাত, মাছ, ডাল ৮০-১২০ রুটি এরকম। সকালের খাবারে রুটির সাথেও ডিম/ ও কোয়াশ নামক সব্জির এমন প্যাকেজ পাওয়া যাবে। খাবারের দাম খুব একটা বেশি নয়। এছাড়াও আধুনিক সব খাবারই পাওয়া যায় দার্জিলিংয়ে। একটা কথা মনে রাখতে হবে, দার্জিলিং শহর খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে। রাত ৮-৯ টা নাগাদ অব্দি হোটেল খোলা পাবেন। তার পর সব বন্ধ হয়ে যায়। তাই এই সময়ের আগেই ডিনার সেরে ফেলতে হবে। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন উন্নয়ন কর্পোরেশন দ্বারা পরিচালিত দার্জিলিং শহরে পর্যটকদের জন্য ভালো মানের কিছু আবাসিক হোটেল ও হলিডে হোম রয়েছে। * দার্জিলিং গোর্খা হিল কাউন্সিলের ম্যাপেল লজ ও লুইস জুবিলি লজ। * দার্জিলিং-এ বেনফিসের হোটেল হিমালয়। * সেন্ট্র্যাল হেরিটেজ, রবারটসন রোড, ফোনঃ ০৩৫৪-২২৫৮৭২১/২২/২৩ * পাইনরীজ হোটেল, দ্যা মল রোড, ফোনঃ ০৩৫৪-২২৫৪০৭৪ * দার্জিলিং জিমখানা রিসর্ট, দ্যা মল রোড চৌরাস্তা, ফোনঃ ০৩৫৪২২৫২৩২৮ * হোটেল সোনার বাংলা দার্জিলিং, রবার্টসন রোড, ফোনঃ ০৩৫৪-২২৫৮৩৬৯ এছাড়াও দার্জিলিংএ শহর জুড়েই নানান মান ও দামের বেসরকারি হোটেল এবং হলিডে হোম রয়েছে। দার্জিলিং বলতে বুঝানো যেতে পারে: দার্জিলিং জেলা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জলপাইগুড়ি বিভাগের একটি জেলা। এটি রাজ্যের উত্তর অংশে অবস্থিত। দার্জিলিং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দার্জিলিং জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। এই জেলার বৃহত্তম শহর হল শিলিগুড়ি]]। জেলার সদর দপ্তর রয়েছে দার্জিলিং শহরে। এই শহরের সবচেয়ে বেশি পর্যটকের আগমন ঘটে। দেশের যেকোন স্থান হতে দিনাজপুরে সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র স্থলপথে আসতে হয়; আকাশপথ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। দিনাজপুর জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশপথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে দিনাজপুর জেলার দূরত্ব ৩৮৩ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে দিনাজপুর রেল স্টেশনের দূরত্ব ৪৮০ কিলোমিটার। জেলাটি বিভাগীয় শহর রংপুর হতে ৪০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে দিনাজপুর আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহন কোম্পানির গাড়ি ঢাকা-দিনাজপুর রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। দিনাজপুর জেলা সদরের সাথে সকল উপজেলা পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও জেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * সেফ লাইন পরিবহন, দিনাজপুর মোবাইল ৮৮০১৭২৯-১১৬ ৩০৩ (কালিতলা); * এস. কে. ট্রাভেলস্, দিনাজপুর মোবাইল ৮৮০১৭১৯-১৩১ ০৬২ (কালিতলা); * কান্তি পরিবহন, দিনাজপুর মোবাইল ৮৮০১৭১২-৪৬৮ +৮৮০১৭ (কালিতলা); * কেয়া পরিবহন, দিনাজপুর মোবাইল ৮৮০১৭২৪-৬৮০ ১১৭ (কালিতলা)। * ঢাকা-দিনাজপুর রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: দিনাজপুর জেলায় ১৪৭ কিলোমিটার রেলপথ এবং ১৭টি রেল স্টেশন স্টেশন রয়েছে এবং রাজধানী ঢাকা সহ বিভিন্ন শহরের সাথে রেলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে দিনাজপুর জেলায় আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন দিনাজপুর কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। * ঢাকা – দিনাজপুর রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো : দ্রুতযান এক্সপ্রেস (বুধবার বন্ধ দিনাজপুর হতে সকাল ০৯ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে ও ঢাকায় সন্ধ্যা ০৬ টা ১০ মিনিটে পৌঁছে এবং ঢাকা থেকে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ভোর ০৪ টা ৪০ মিনিটে দিনাজপুর পৌঁছে; একতা এক্সপ্রেস (সোমবার বন্ধ দিনাজপুর হতে রাত ১১ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় সকাল ০৮ টা ১০ মিনিটে পৌঁছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ১০ টায় ছাড়ে ও সন্ধ্যা ০৬ টা ৫০ মিনিটে দিনাজপুর পৌঁছে। * ঢাকা – কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো: ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-দিনাজপুর রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে দিনাজপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন সিট ৩৬০ টাকা; * শোভন চেয়ার ৪৩০ টাকা; * ১ম শ্রেণী চেয়ার ৫৭০ টাকা; * ১ম শ্রেণী বার্থ ৮৫৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; * দিনাজপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০৫৩১-৬৪০১৮; দিনাজপুর জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে দিনাজপুর আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; এতে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। বিমানটির সময়সূচী হলো: * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। | নাম ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ি ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বংশের আদি পুরুষ নবীর মোহাম্মদ এর পুত্র ফুল মোহাম্মদ চৌধুরী নির্মিত একটি ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পূর্বে ৩০টি থানা নিয়ে গঠিত অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার মুসলমান জমিদারদের মধ্যে ছিল ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার। | নাম=নয়াবাদ মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=মসজিদের প্রবেশের প্রধান দরজার উপর স্থাপিত ফলক হতে জানা যায় এটি সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের রাজত্ব কালে ২ জৈষ্ঠ্য, ১২০০ বঙ্গাব্দে (ইংরেজি ১৭৯৩ সালে) নির্মাণ করা হয়। সেসময় জমিদার ছিলেন রাজা বৈদ্যনাথ। যিনি ছিলেন দিনাজপুর রাজ পরিবারের সর্বশেষ বংশধর। এলাকার অধিবাসীদের থেকে জানা যায় যে, ১৮ শতকের মাঝামাঝিতে কান্তনগর মন্দির তৈরির কাজে আগত মুসলমান স্থপতি ও কর্মীরা এই মসজিদটি তৈরি করেন। তারা পশ্চিমের কোন দেশ থেকে এসে নয়াবাদে বসবাস শুরু করে এবং তাদের নিজেদের ব্যবহারের জন্য এই মসজিদটি তৈরি করে | নাম=কান্তজির মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=মন্দিরে উৎকীর্ণ শিলালিপি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে তৎকালীন মহারাজা জমিদার প্রাণনাথ রায় এই মন্দিরের নির্মাণ শুরু করেন। পরবর্তীকালে ১৭২২ সালে প্রাণনাথ রায়ের মৃত্যুর পর তাঁর পোষ্যপুত্র মহারাজা রামনাথ রায় ১৭৫২ সালে মন্দিরের নির্মাণ শেষ করেন। তখন কান্তজীর মন্দিরটি ৭০ ফুট উঁচু ছিলো কিন্তু ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে মন্দিরটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। বর্তমানে এর উচ্চতা ৫০ ফুট। বর্গাকার এই মন্দিরের বাইরের দেয়ালজুড়ে প্রায় ১৫,০০০ টেরাকোটা টালি বা পোড়ামাটির ফলকে লিপিবদ্ধ আছে মহাভারত, রামায়ণ এবং বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনীর ঘটনার চিত্ররূপ। তিন ধাপ বিশিষ্ট এই মন্দিরের চারদিক থেকে ভেতরের দেবমূর্তি দেখা যায়। ১ম তলার সকল প্রবেশপথে বহু খাঁজযুক্ত খিলান দেখতে পাওয়া যায়, আবার দুটো ইটের স্তম্ভ পর পর স্থাপন করে খিলানগুলোকে পৃথক করা হয়েছে। স্তম্ভগুলো দেখতে চমৎকার এবং অলংকরণযুক্ত। মন্দিরের ১ম তলায় ২১ টি, ২য় তলায় ২৭ টি এবং ৩য় তলায় ৩ টি দরজা-খিলান রয়েছে। কান্তজীর মন্দিরের পশ্চিম দিকে বারান্দা থেকে উপরে যাবার সিঁড়ি রয়েছে। | নাম=স্বপ্নপুরী (বিনোদন পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=স্বপ্নপুরী (বিনোদন উদ্যান চিত্র=Shopnopuri(1).JPG উইকিউপাত্ত=Q7501164 | বিবরণ=স্বপ্নপুরী বিনোদন পার্ক বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাবগঞ্জে, উপজেলা সদর হতে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত। স্বপ্নপুরী পার্কে আভ্যন্তরে নিরিবিলি পরিবেশে আবাসিক রিসোর্ট আছে। সিঙ্গেল এবং ফ্যামিলি দুই ধরনেরইই রিসোর্ট রয়েছে। এগুলোর ভাড়া একটু বেশি। এছাড়া নবাবগঞ্জ উপজেলা শহরে কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। আরও রয়েছে ডাকবাংলো, যেখানে উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে থাকা যায়। | নাম=দিনাজপুর রাজবাড়ি অন্য=রাজ বাটিকা ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=দিনাজপুর রাজবাড়ি রাজা দিনাজ স্থাপন করেন। কিন্তু অনেকের মতামত পঞ্চদশ শতকের প্রথমার্ধে ইলিয়াস শাহীর শাসনামলে সুপরিচিত “রাজা গণেশ” এই বাড়ির স্থপতি। সপ্তদশ শতাব্দীর শেষের দিকে শ্রীমন্ত দত্ত চৌধুরী দিনাজপুরের জমিদার হন। কিন্তু শ্রীমন্ত দত্ত চৌধুরীর ছেলের অকাল মৃত্যুর হওয়াতে, তার ভাগ্নে “সুখদেব ঘোষ” তার সম্পত্তির উত্তরাধিকার হন। | নাম=রামসাগর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=সুখ সাগর ইকোপার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এই ইকোপার্কটি একটি পুকুরকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে। গ্রামীণ পরিবেশে এটি অবস্থিত। দিনাজপুর সদর উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী উপজেলা জনসাধারণের জন্য পিকনিক ও ট্যুরিস্ট স্থান হিসাবে তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া সুখসাগর ইকোপার্কটিতে পাখির অভয়াশ্রম তৈরি করা হয়েছে যা জীবৈচিত্র্য সংরক্ষণ তথা পরিবেশ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করবে। | বিবরণ=২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বিরল উপজেলার রুদ্রাপুর গ্রামে মেটির মাটির স্কুলঘর নির্মাণ শুরু হয়। জার্মানির "শান্তি" নামের এক দাতাসংস্থা একাজে অর্থায়ন করে। ইমারতটি নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে মাটি, খড়, বালু ও বাঁশ, দড়ি, খড়, কাঠ, টিন, রড, ইট ও সিমেন্ট। মাটি ও খড় মেশানো কাদা দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এর দেয়াল দেয়ালের ভিতের ওপর দেওয়া হয়েছে আর্দ্রতারোধক। ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে আন্তঃনগর ট্রেন দ্রুতযান এক্সপ্রেস, একতা এক্সপ্রেস, পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনে যাওয়া যায়। এছাড়াও প্লেনে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর থেকে দিনাজপুরে আসা যায়। এরপরে দিনাজপুর শহরের টেকনিক্যাল মোড় হতে বোচাগঞ্জ উপজেলাগামী বাসে চড়ে মঙ্গলপুর নেমে অটোতে মেটি স্কুল যাওয়া যায়। | নাম=দিনাজপুর জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=দিনাজপুর জেলার সদরের মুন্সিপাড়ায় অক্ষাংশ=২৫°৩৭′৪২″ দ্রাঘিমাংশ= ৮৮°৩৮′০৮″| দিকনির্দেশ=ঢাকা থেকে বাস, ট্রেন | সময়সূচী= ছুটির দিন বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার। বিকাল ৪ টা থেকে সন্ধ্যা ৮ পর্যন্ত মূল্য= ৫ টাকা | বিবরণ=প্রখ্যাত প্রত্নতত্ত্ববিদ আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া দিনাজপুরে সীতাকোট বিহার আবিষ্কারের পর প্রাচীন প্রত্নসম্পদ খোঁজার কাজে পূর্ণ মনোনিবেশ করলেন। এজন্য তিনি পুরো উত্তরবঙ্গ চষে বেড়ালেন। ঘুরলেন বৃহত্তম দিনাজপুরের আনাচে-কানাচে, রংপুর-বগুড়ার গ্রাম থেকে গ্রামে। এইসব সংগ্রহকে পুজিঁ করে ১৯৬৮ খ্রিষ্টাব্দে স্থানীয় কয়েকজনের সহায়তায় তিনি প্রতিষ্ঠা করলেন দিনাজপুর মিউজিয়াম। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত লিচু, “হাড়িভাঙ্গা” আম, বাদাম, তামাক ও আখ। এখানকার চিকন জাতের ‘বালাম চাল’ দেশ বিখ্যাত। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। দিনাজপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের সাধারণ মানের আবাসিক হোটেলের পাশাপাশি উন্নত মানের আবাসন ও রিসোর্ট রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৩১১২; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৫০৫৬, মোবাইল ৮৮০১৭২০-৪৩৬ ২১৮; * পর্যটন মোটেল, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৪৭১৮; * পানি উন্নয়ন বোর্ড রেষ্ট হাউজ, মিশন রোড, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৩২৫২, ফ্যাক্স:০৫৩১-৬৩২৫২; * এলজিইডি রেষ্ট হাউজ, মিশন রোড, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৩৩৮১; * হর্টিকালচার সেন্টার রেষ্ট হাউজ, সুইহাড়ি, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৪৭৪৮; * রামসাগর জাতীয় উদ্যান রেষ্ট হাউজ, তাজপুর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৫৫৫৮, ফ্যাক্স: ০৫৩১-৬৩০৯০; * যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গেষ্ট হাউজ, কাশিপুর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬১০৫৫; * বিএডিসি পাট বীজ খামারের রেষ্ট হাউজ, নশিপুর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৫১৯১; * তুলা উন্নয়ন বোর্ড গেষ্ট হাউজ, নশিপুর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৮৯০০৯; * পুনর্ভবা আবাসিক হোটেল, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, মোবাইল: ০১১৯৭-০৩২ ৪২৭; * হোটেল সোনার তরী আবাসিক, গণেশতলা, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৬-০১৮ ৯৯৫; * তৈয়বা মজুমদার রেড ক্রিসেন্ট রক্তদান কেন্দ্র রেষ্ট হাউজ, উপশহর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬১৩০০; * ব্র্যাক গেষ্ট হাউজ, বাঁশের হাট, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১১-৮০৭ ৯৭৪; * বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ক্ষণিকা বিশ্রামাগার, সুইহারী, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর। দিনাজপুর মাটির বাড়ি বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার কাহারোল উপজেলার রুদ্রপুরে অবস্থিত। স্থপতি অ্যানা হেরিঙ্গারের পরিকল্পনায় মাটির দোতলা বাড়িটি তৈরি করা হয়েছে। স্থাপনাটি সত্যিকার অর্থেই অনন্য। সম্পূর্ণ বাঁশ এবং কাদামাটি দিয়ে তৈরি মাটির এই দোতলা বাড়ির সংখ্যা দুইটি। ২০০৬ সালে একটি প্রকল্পের আওতায় বাড়িটি তৈরি হয়, প্রকল্পের নাম ছিল রুদ্রপুরের METI Handmade School। দোতলা এই স্কুলটির নিচতলায় তিনটি কক্ষ এবং উপরের তলা দুইটি কক্ষ রয়েছে। এই বাড়ি দুটি বানানো হয়েছে মূলতঃ দ্বীপশিক্ষা এনজিও’র দুটি শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম Education and Training Institute (METI) এবং Dipshikha Electrical Skill Improvement (DESI) project-এর জন্য। এগুলোর মাধ্যমে সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সৃজনশীলতার চর্চা করা হয়। ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বাড়িটি তৈরির কাজ শুরু হয় ও ২০০৮ সালের এপ্রিল মাসে শেষ হয়। দুইতলা বিশিষ্ট এই বাড়িটির মূল নক্সা করেছেন বিখ্যাত স্থপতি অ্যানা হেরিঙ্গার। নীচতলায় ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের জন্য একটি ক্লাসরুম, দুটি অফিস কক্ষ, স্যানিটারি ইউনিট টেকনিক্যাল রুম এবং স্টোর রুম রয়েছে। দ্বিতীয় তলায় একটি ক্লাসরুম, বারান্দা, শিক্ষকদের থাকার দুটি রুম এবং দুইটি টয়লেট রয়েছে। প্রথমে যেতে হবে দিনাজপুর। বাস ও ট্রেন দুই ভাবেই যাওয়া যায়। দিনাজপুর শহর হতে মোটরসাইকেল কিংবা বেবিট্যাক্সি কিংবা সিএনজি অটোরিক্সা করে চলে যাওয়া যাবে কাহারোল উপজেলায়, সেখান থেকে রুদ্রপুরে যেতে হবে। উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান। স্থানটি বিরল উপজেলার মধ্যেই পড়ে। কিন্তু যেতে হবে কাহারোল উপজেলা হয়ে রুদ্রপুরে। *দ্রুতযান এক্সপ্রেস বুধবার ঢাকা থেকে ছাড়ে ১৯:৫০ মি দিনাজপুর পৌছায় ০৫:১০ মিনিটে *দ্রুতযান এক্সপ্রেস বুধবার দিনাজপুর থেকে ছাড়ে ০৮:২০ মি ঢাকায় পৌছায় ১৮:১৫ মিনিটে *একতা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার ঢাকা থেকে ছাড়ে ০৯:৫০ মি দিনাজপুর পৌছায় ১৯:২০ মিনিটে *একতা এক্সপ্রেস সোমবার দিনাজপুর থেকে ছাড়ে ২২:০০ মি ঢাকায় পৌছায় ০৭:৩৫ মিনিটে ঢাকা থেকে দিনাজপুরে বাসে করেও যাওয়া যায়। ঢাকার গাবতলী হতে নাবিল পরিবহন, হানিফ পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন সহ বেশ কয়েকটি বাস সার্ভিস রয়েছে। তাছাড়া উত্তরা হতেও কিছূ পরিবহন দিনাজপুর যায়। দিনাজপুর শহরে থাকাটা ভালো। দিনাজপুর শহরে থাকার জন্য বাংলাদেশ পর্যটন কপোর্রেশন এর মোটেল সহ অনেকগুলো ব্যাক্তিমালিকানাধীন হোটেল রয়েছে। হোটেল ডায়মন্ড, পূর্নভবা, হোটেল আল রশিদ উল্লেখযোগ্য। হোটেল ভাড়ার জন্য নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেনঃ *হোটেল গোল্ডেন টাওয়ানঃ ০৫৩১- ৬৫৯২০ দীঘার প্রকৃত নাম বীরকুল যা অষ্টাদশ শতকের শেষভাগে আবিষ্কৃত হয়। ভাইসরয় ওয়ারেন হেস্টিংস-এর লেখা একটি চিঠিতে এটিকে প্রাচ্যের ব্রাইটন বলে উল্লিখিত করতে দেখা যায়। ১৯২৩ সালে জন ফ্রাঙ্ক স্মিথ নামে এক ব্রিটিশ ভ্রমণকারী এখানকার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে দীঘায় বসবাস শুরু করেন। তাঁর লেখালেখির ফলে দীঘা সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি পায়। ভারতের স্বাধীনতার পর তিনি পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ডঃ বিধানচন্দ্র রায়কে উৎসাহ দেন এখানে পর্যটন সুবিধা বৃদ্ধি করতে। দীঘা পৌচ্ছতে কলকাতা থেকে একটি বাসে ৪ থেকে ৫ ঘণ্টার যাত্রা করতে হয়। কলকাতা এসপ্ল্যানেড বাস স্ট্যান্ড, হাওড়া স্টেশন এবং পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য অংশ থেকে দীঘা থেকে ঘন ঘন বাস সার্ভিস (বাতানুকূল এবং বেশিরভাগই সাধারণ) বাস চলাচল করে। কলকাতার শহরের উপকন্ঠ বা শহরতলির গড়িয়া বাস টার্মিনাস (রুট ৬) থেকে দীঘায় নিয়মিত ও ঘন ঘন বাস পরিষেবা রয়েছে। এখান থেকে বাস চালানো হয় সকাল ০৪:০০ থেকে ০৮:৩০ টার মধ্যে এবং রাজ্যের পরিবহন ডিপের থেকে বিকেলে বাস পরিষেবা রয়েছে। বাস পরিষেবাগুলি নিয়মিত এবং যাদবপুর, টালিগঞ্জ, রাজপুর, সোনারপুর থেকে বাসিন্দারা সহজেই ভাল বাস পরিষেবা ব্যবহার করতে পারেন। সপ্তাহান্তে, জাতীয় ছুটির দিনগুলোতে এবং দুর্গাপূজা কালীপুজা, বড়দিন ইত্যাদি বিশেষ দিনের জন্য অগ্রিম সংরক্ষণের পরামর্শ দেওয়া হয়। ট্রেনের সময় ও নানা তথ্যের জন্য ভারতীয় রেলের ওবেসাইট দেখুন। *হাওড়া-দীঘা দুরন্ত এক্সপ্রেস (১২৮৪৭) দীঘার জন্য সবচেয়ে বিলাসবহুল ট্রেন। এটি শীতাতাপনিয়ন্ত্রীত ব্যবস্থা, খাবার, কেটারিং, আরামদায়ক আসন ইত্যাদির জন্য নামমাত্র যাত্রী পিছু ৫০০ টাকা মূল্যে টিকিট সরবরাহ করে। *শনিবার, পাহাড়ীয়া এক্সপ্রেস নতুন জলপাইগুড়ি থেকে আসে এবং হাওড়ায় থামে। এর পর ট্রেনটি দীঘার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এই ট্রেনটি প্রায়শই বেশ খালি থাকে এবং ভ্রমণে খুব আরামদায়ক হয়। *সাঁতরাগাছি (হাওড়ার কাছে) থেকে দীঘা পর্যন্ত একটি লোকাল ট্রেন রয়েছে। এছাড়াও কিছু বিশেষ ট্রেন থাকতে পারে। *১ জুলাই ২০১১ সাল থেকে, ভারতীয় রেল দীঘার উদ্দেশ্যে পুরী ডাব্লু ২৩:৩৫ এবং সা ২৩:৩৫ মালদা টাউন (সা ০৮:১০ বিশাখাপত্তনম (ম ১৭:৫০) থেকে ৪ টি বিশেষ ট্রেন চালু করেছে। সড়ক পথে দীঘায় ভ্রমণ সহজ হয়ে উঠেছে এবং এটি দিঘা এবং মন্দারমোনি, তাজপুর এবং শঙ্করপুরের পার্শ্ববর্তী সৈকতগুলিতে পর্যটন প্রচার করে। রাস্তাগুলি দুর্দান্ত এবং ৪ ঘণ্টা গাড়ি চালিয়ে সহজেই কলকাতা থেকে দীঘায় পৌঁছানো যায়। পথ কলকাতা থেকে বিদ্যাসাগর সেতু এবং কোনা এক্সপ্রেসওয়ে হয়ে কোলাঘাট পর্যন্ত এনএইচ -১৬ (পুরাতন এনএইচ -৬) ধরে যান বাম দিকে ঘুরে এনএইচ -১১৬ (পুরাতন এনএইচ -৪১) ধরুন নন্দকুমারে ডানদিকে ঘুরুন এবং এনএইচ -১১৬বি ধরে কাঁথি এবং রামনগরের শহর হয়ে দীঘা পৌঁছান। পথে যথাযোগ্য শৌচাগারের সুবিধা এবং খাবার ব্যবস্থা রুক জারা (কোলাঘাট শের-ই-পাঞ্জাব (কোলাঘাট এক্সপ্রেস ফুড প্লাজা (কোলাঘাট শের বেঙ্গল (মেচেদা) ইত্যাদিতে পাওয়া যায়। সাইকেল-ভ্যান সাধারণত 'ভ্যান' নামে পরিচিত) দীঘায় পরিবহনের অন্যতম এক অনন্য উপায়। এগুলি সর্বত্র পাওয়া যায় এবং দিঘা এবং আশেপাশের জায়গাগুলি ঘুরে দেখার জন্য বুকিং করা যায়। মোটর ভ্যান মন্দারমণি, শঙ্করপুর, চন্দনেশ্বর প্রভৃতি দূরের স্থানগুলিতে ভ্রমণ করার জন্য গণপরিবহন ব্যবস্থা হিসাবে দীঘায় ব্যবহৃত হয়। * দীঘায় ব্যক্তিগত গাড়িও পাওয়া যায়। দীঘার প্রধান আকর্ষণ এখানকার সমতল দৃঢ় বেলাভূমি যা পৃথিবীর অন্যতম প্রশস্ত বালুতট। | বিবরণ=এটি এই শহরের একটি নতুন মনোরম অংশ। | নাম=অমরাবতী লেক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এখানে লেকের সাথে ছোট একটি পার্ক ও একটি সর্প-উদ্যান আছে। নৌকা ভ্রমণের সুবিধাও বিদ্যমান। | নাম=দীঘা বিজ্ঞান কেন্দ্র পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ জাতীয় বিজ্ঞান প্রত্নশালা]]র উদ্যোগে নির্মিত একটি বিজ্ঞানকেন্দ্র। | বিবরণ=এটি সম্ভবত ভারতের সবচেয়ে সুসজ্জিত সামুদ্রিক অ্যাকোয়ারিয়াম, তবে নমুনাগুলির সংগ্রহ খুব কম। কিছু সাধারণ স্থানীয় মাছ এই বিশাল অ্যাকোয়ারিয়ামে রাখা হয়। | নাম=শঙ্করপুর সৈকত অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ শঙ্করপুর সড়ক পথে দিঘা থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত | নাম=মন্দারমণি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=কাথি থেকে ১২ কিমি দূরে অবস্থিত নির্জন বালুকাভূমিটির নাম স্থানীয় মন্দার ফুলের নামানুসারে রাখা হয়েছে। লাল কাকড়া অধ্যুষিত জায়গাটি এখন অন্যতম জনপ্রিয় অবকাশ যাপন কেন্দ্র। | নাম=তাজপুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=মন্দারমনি ও দীঘার নিকটে অপর একটি পর্যটনকেন্দ্র তৈরী হয়েছে। এখানে একটি সমুদ্রবন্দরের কাজ চলছে। | বিবরণ=এখানে রাজ্য সরকারের মৎস্য দপ্তরের মৎস্যচাষ ও গবেষণাকেন্দ্র আছে। | নাম=উদয়পুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=নিউ দীঘার পাশে উড়িষ্যার বালেশ্বর জেলা ও বাংলার সীমানায় উদয়পুর সমুদ্রতট। | নাম=চন্দনেশ্বরে মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ওড়িশার শিব মন্দির। আপনাকে দিঘা-চন্দনেশ্বর সীমান্তটি অতিক্রম করতে হবে এবং কয়েক কিলোমিটার যেতে হবে। দিঘা থেকেই, আপনি ক্যাব বা অটোরিকশা পাবেন, যা আপনাকে চন্দনেশ্বর মন্দিরে নিয়ে যাবে। | নাম=তালসারি সৈকত অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ তালাসারি সৈকতটি ওড়িশায় অবস্থিত। এটি দিঘা থেকে ৮- কিমি এবং চন্দনেশ্বরের মন্দির থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। | নাম= অশ্বারোহন বা ঘোড়ায় চড়া| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= সূর্যস্নান| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=সাঁতার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=নিরাপদে ডুব দেওয়ার জন্য সেরা জায়গাটি হ'ল নতুন দিঘায়। এখানকার সৈকত সমতল। আজকাল পুরাতন দিঘা স্নানের পক্ষে নিরাপদ এবং উপযুক্ত নয়। বিয়ার সাধারণত এন্টারপ্রাইজগুলি সমুদ্র সৈকতে স্থানীয়দের দ্বারা পরিবেশন করা হয়, যারা পরে আপনার হোটেলে এসে পেমেন্ট গ্রহণ করবে। সতর্কতা: তারা বিয়ার-এর জন্য একটি উচ্চ মূল্য চাইতে পারে | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=আপনি সৈকতে ক্রিকেট বা ফুটবল খেলতেও পারেন | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= দিঘায় একটি কাজু বাদামের খামার রয়েছে, তাই বিভিন্ন জাতের কাজু বাদাম পাওয়া যায়। | নাম=দিঘা মোহনা মাছ বাজার অন্য=দিঘা মোহনা ফিশ মার্কেট ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এখানে টাটকা মাছ কিনুন | নাম=শণ দিয়ে তৈরি হাতে বোনা চাটাই অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এই ম্যাটগুলিকে বাংলায় মাদুর বলা হয় এবং মেদিনীপুর জেলার রঙিন বা বর্ণিল মাদুর বিখ্যাত। | নাম=মণিরত্ন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=হায়দরাবাদি মুক্তো দিয়ে তৈরি জুয়েলারী। | নাম=সামুদ্রিক ঝিনুকের অলঙ্কার| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=সামুদ্রিক ঝিনুক দিয়ে তৈরি অলঙ্কার এবং কিউরিওস। | নাম=হিং -এর কোচুরি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ='হিং এর কোচুরি' দিঘার একটি বিখ্যাত প্রাতঃরাশ। দিঘায় জুড়ে প্রচুর স্টল এবং মিষ্টির দোকান রয়েছে, যারা এই সুস্বাদু প্রাতঃরাশ সরবরাহ করে। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=দীঘায় অনেকগুলি সস্তার "ভাত হোটেল" রয়েছে। এগুলি সস্তা হলেও ভাল মানের বাঙালি খাবার সরবরাহ করে। এছাড়াও কিছু ব্যয়বহুল রেস্তোঁরা রয়েছে যেখানে কন্টিনেন্টাল খাবার পাওয়া যায়। একটি গড় রেস্তোঁরায়, নিরামিষ খাবার ৩৫-৪৫ টাকায় পাওয়া যায়, বাঙালি মাছের তরকারি-ভাত ২৫-৩৫ টাকায় পাওয়া যায়। ডিমের তরকারি-ভাত প্রায় ৪৫ টাকায় পাওয়া যায়। | ঠিকানা=নতুন দিঘা, পূর্বা মেদিনীপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=মূল রাস্তা ধরে বাসস্ট্যান্ড থেকে ৫ মিনিট হেঁটে | ফোন=+৯১ ৯৬ ৪৭১ ৬৬১৬৬ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= আপনি সকালে মোহনা, দিঘা মাছের বাজার থেকে ইলিশ, পমফ্রেট, পারশে এবং চিংড়ির মতো তাজা মাছ কিনতে পারেন এবং সি হকের আশেপাশের অসংখ্য "দাদা-বৌদি' জোড়াদের থেকে এটি রান্না করতে পারেন। আপনার প্রমিত নিরামিষ দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের সাথে এই মাছ পান। সন্ধ্যায় দিঘায় সমুদ্রের সামনে ভাজা মাছ, কাঁকড়া এবং চিংড়ির সন্ধান করুন। যারা রান্নার মান নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং সুস্বাদু মাছের রান্নার সন্ধান করছেন, তারা প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূরের শঙ্করপুরে গিয়ে দুপুরের খাবার খেতে পারেন। এখানে দিঘার চেয়ে মাছের বিভিন্ন পদের রান্না আরও উত্তম। শঙ্করপুরে গুণমানটি কলকাতা ৫ তারকার সাথে তুলনাযোগ্য, তবে তুলনামূলকভাবে সস্তা এবং মাছগুলি ততটাই তাজা বা সতেজ, যেমন আপনি চান। তবে এতে সময় ব্যয় হলেও সুস্বাদু রান্নায় তার ক্ষতিপূরণ হবে। | নাম=ডাবের জল| অন্য=সবুজ নারকেলের জল ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এখানে খুব সস্তা। একটি ডাবের দাম প্রায় ১০-২০ টাকা। ডাবের জল মিষ্টি এবং সতেজ। ডাব বিক্রেতারা তাদের সাইকেলে করে সমুদ্র সৈকত জুড়ে ডাব বিক্রি করে। এছাড়াও ডাব অনেক বিক্রেতারা সৈকতের নিকটে বসার সুন্দর জায়গা করে দেয়। | নাম=অ্যালকোহল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=দীঘায় অনেকগুলি বার এবং ওয়াইন শপ রয়েছে। এগুলি বিভিন্ন ধরণের হার্ড ড্রিংকস সরবরাহ করে। তবে মদের দোকানগুলি সন্ধ্যা ৭ টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যায়। দোকানগুলি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে আপনি যদি কোনও পানীয় কিনতে চান, তবে দোকানের সামনের কিছু লোক উচ্চ দামে (সম্ভাব্য কালোবাজারি) মদ সরবরাহ করবে। দীঘা স্টেশনে হোটেল-এজেন্টদের সর্বদা এড়িয়ে চলুন কারণ তাদের হোটেলগুলি সৈকত থেকে খুব দূরে অবস্থিত। থাকার ব্যবস্থা করার জন্য রিকশাওয়ালাদের সাথে পরামর্শ করে হোটেলে যাওয়া ভাল। রিকশাওয়ালারা হোটেল মালিকদের কাছ থেকে কমিশন নেয়। | নাম= দীঘা ট্যুরিস্ট লজ অন্য কলকাতা]]র ২/৩, বি.বি.ডি বাগে অবস্থিত ট্যুরিজম সেন্টার থেকে বুকিং করুন| ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৯১ ৩৩ ২২৪৩ ৭২৬০ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন=+৯১ ৩২ ২৬৬২০৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম=হোটেল কমলা রেসিডেন্সি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=+৯১ ৩২ ২০২৬ ৬১৫৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন প্রস্থান মূল্য=ডাবল নন এ/সি রুম ₹ ৯০০ টাকা, ডাবল এ/সি রুম ₹ ১,৫০০ টাকা এবং তিনটি এ/সি রুম ₹১,৮০০ টাকা। প্রাতঃরাশ অন্তর্ভুক্ত। | বিবরণ=নিউ দিঘা সমুদ্র সৈকতের কাছে একটি নতুন হোটেল। হোটেল রেস্তোঁরা রয়েছে। | নাম=হোটেল রাজমহল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=সমুদ্র সৈকতের কাছাকাছি রেস্তোঁরা সহ একটি কম ব্যয়বহুল হোটেল। | নাম=হোটেল সি বার্ড অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৯১ ৩২২০ ২৬৬৩২ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম=হোটেল সি কোস্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৯১ ৯৩৩ ১০০ ৬৩৯২ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=কনফারেন্স রুম, সেন্ট্রালাইজড এ/সি, বার এবং মাল্টি-কুইজিন রেস্তোঁরা, সমুদ্র মুখী কক্ষ এবং পারিবারিক কক্ষগুলিও উপলভ্য। দুবলার চর বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনের দক্ষিণে, কটকার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং হিরণ পয়েন্টের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত একটি দ্বীপ। দুবলার চরে ভ্রমণের ক্ষেত্রে অবশ্যই টেলিটক মোবাইল অপারেটর এর সংযোগ বা সিম কার্ড নিতে ভুলবেন না, কারণ দুবলার চরে টেলিটক(আমাদের ফোন) ব্যাতীত আর কোনো মোবাইল নেটওয়ার্ক নেই। আলোরকোল, কোকিলমনি, হলদিখালি, কবরখালি, মাঝেরকিল্লা, অফিসকিল্লা, নারকেলবাড়িয়া, ছোট আমবাড়িয়া, মেহের আলির চর এবং শেলার চর নিয়ে দুবলার চর গঠিত। হিন্দুধর্মের পূণ্যস্নান, রাসমেলা এবং হরিণের জন্য বহুল পরিচিত। কুঙ্গা ও মরা পশুর নদের মাঝে এটি একটি বিচ্ছিন্ন চর। দুবলার চর মূলত জেলে গ্রাম। মাছ ধরার সঙ্গে চলে শুঁটকি শোকানোর কাজ। বর্ষা মৌসুমের ইলিশ শিকারের পর বহু জেলে চার মাসের জন্য সুদূর কক্সবাজার, চট্টগ্রামসহ, বাগেরহাট, পিরোজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা থেকে ডেরা বেঁধে সাময়িক বসতি গড়ে সেখানে। মেহেরআলীর খাল, আলোরকোল, মাঝেরচর, অফিসকেল্লা, নারিকেলবাড়িয়া, মানিকখালী, ছাফরাখালী ও শ্যালারচর ইত্যাদি এলাকায় জেলে পল্লী স্থাপিত হয়। এই চার মাস তারা মাছকে শুঁটকি বানাতে ব্যস্ত থাকেন। এখান থেকে আহরিত শুঁটকি চট্টগ্রামের আসাদগঞ্জের পাইকারী বাজারে মজুদ ও বিক্রয় করা হয়। সুন্দরবনের পূর্ব বিভাগের সদর দপ্তর বাগেরহাট থেকে মাছ সংগ্রহের পূর্বানুমতিসাপেক্ষে বহরদার ও জেলেরা দুবলার চরে প্রবেশ করে থাকেন। এটির অবস্থান মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে সুন্দরবনের দক্ষিণে, সমুদ্রের কোল ঘেঁষে এবং কটকার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং হিরণ পয়েন্টের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। দুবলার চর সুন্দরবনের ৪৫ এবং ৮ নম্বর কম্পার্টমেন্টে অবস্থিত। খুলনা শহর কিংবা বাগেরহাট জেলার মোংলা বন্দরে এসে সেখান থেকে আপনাকে ট্রলার কিংবা লঞ্চ ভাড়া করে যেতে হবে দুবলার চরে। শুটকি মাছ প্রক্রিয়াজাতকরনের জন্য দুবলার চরের খ্যাতি রয়েছে। সেখানে মাছের শুটকি প্রক্রিয়াজাতকরন প্রত্যক্ষ করুন, মাছ ধরা দেখুন। দুবলার চরে হাঁটলে আপনি নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণীর দেখা পেতে পারেন। এছাড়া চরের চারপাশে পানি থাকায় এখানে নানা প্রজাতির মাছ ও জলজ উদ্ভিদের দেখা পাবেন। প্রতি বছর কার্ত্তিক মাসে (খ্রিস্টীয় নভেম্বর) হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রাসমেলা এবং পূণ্যস্নানের আয়োজন হয়। এ উপলক্ষে মেলা হয়। তিনদিনব্যাপী এ মেলায় অনেক বিদেশি পর্যটকেরও সমাগম হয়। পর্যটন জাহাজ বা নৌযান ছাড়াও সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে হিরণপয়েন্টের নীলকমল এবং টাইগার পয়েন্টের কচিখালী ও কাটকায় বন বিভাগের রেস্টহাউজে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। নীলকমলে দেশি পর্যটকদের জন্য প্রতি কক্ষ তিন হাজার টাকা, চার কক্ষ ১২ হাজার টাকা, কচিখালীতে প্রতি কক্ষ তিন হাজার টাকা, চার কক্ষ ১০ হাজার টাকা, কটকাতে প্রতি কক্ষ দুই হাজার টাকা, দুই কক্ষ চার হাজার টাকা খরচ পড়বে। সুন্দরবনের পাশে সাতক্ষীরা শহরে সাধারণ মানের হোটেল ও শ্যামনগরের মুন্সিগঞ্জে এনজিও সুশীলনের রেস্টহাউস ও ডরমেটরিতে একক, পরিবার ও গ্রুপ নিয়ে থাকার সুবিধা রয়েছে। মংলায় পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল, পশুর বন্দরে সাধারণ হোটেল আছে পর্যটকদের জন্য। খুলনা মহানগরে হোটেল রয়েল, ক্যাসেল সালাম, হোটেল টাইগার গার্ডেন, হোটেল ওয়েস্ট ইন্, হোটেল সিটি ইন, হোটেল মিলিনিয়াম ইত্যাদি মানসম্পন্ন হোটেল ছাড়াও সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। দুবলার চরের জেলে পল্লীতে বনদস্যুদের উৎপাত ছিল যা বর্তমানে অনেক কমে এসেছে যমুনা টিভির সাংবাদিক মহসিন উল হাকিম ও র্যাবের যৌথ উদ্যোগ এ, খাবার পানির অভাব, স্বাস্থ্য সেবা সংকট, বাঘ ও কুমিরের আক্রমণ, নিম্ন মজুরি ইত্যাদি প্রায় প্রতি মৌসুমের নৈমিত্তিক ঘটনা। এছাড়া বড়সড় ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছাসে বিপর্যস্থ হয় দুবলার চরের জেলে পল্লী। বনদস্যুদের উৎপাত ঠেকাতে নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, র‌্যাব, পুলিশ ও বন বিভাগের প্রহরীরা থাকলেও সমন্বিত উদ্যোগের অভাব রয়েছে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে জমিদারেরা বার্ষিক রথযাত্রার সময় ৬০ ফুট দীর্ঘ রথ নির্মাণ করেছিলেন। ১৯৭১ সালের যুদ্ধে পাকিস্তানী বাহিনী এই রথটি পুড়িয়ে দিলে একটি নতুন রথ পরে নির্মিত হয়। শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে (সাধারণত জুনের সময়, তবে মাঝে মাঝে এটি জুলাইতে) প্রতিবছর রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। ৯ দিন পর উল্টো রথ। আর এ উপলক্ষে এই ৯ দিন মেলা বসে। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ধামরাইয়ে বাসে করে যাওয়া যায়। প্রতি বছর রথযাত্রার দিন একটি সুবিশাল ছয়তলা রথে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা মূর্তি আরূঢ় করে শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয় এখানে। রথটি হিন্দু দেব-দেবীর নানা ছবিতে সজ্জিত থেকে। এই রথযাত্রাটিই বাংলাদেশ ভূখণ্ডের সর্বাধিক প্রাচীন ও দেশের বৃহত্তম রথযাত্রা। সারা দেশ থেকে পূণ্যার্থীরা এই রথযাত্রায় অংশগ্রহণ করতে আসেন। রথযাত্রা উপলক্ষে একমাসব্যপী মেলা বসে। মেলায় থাকে দেশবিখ্যাত সার্কাস দল, নাগরদোলা, পুতুল নাচ, চুড়ি নিয়ে হাজির হয় বেদেনীরা, মৃত্যুকূপে মোটরসাইকেল কাঠের বৃত্তের মধ্যে ঘোরানো হয়, শিশুদের জন্য কাঠের, বাঁশের, মাটির খেলনা, কুটির শিল্প, তৈজসপত্র, ফার্নিচার ও খাদ্যদ্রব্য যেমন_ খই, মুড়ি-মুড়কিসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্যের পসরা বসে মেলায়। ধামরাই ডাক-বাংলো, পরিচালক: উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ধামরাই, ঠিকানাঃ উপজেলা পরিষদ চত্বর, ধামরাই, ঢাকা, মোবাইল: 01714256898, ফোন: 02-7730034 ধুপপানি ঝর্ণা বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলা]]র বিলাইছড়ি উপজেলা]]র একটি ঝর্ণা যা ফারুয়া ইউনিয়নের ওড়াছড়ি নামক স্থানে অবস্থিত। স্থানীয়রা দুপপানি ঝর্না নামেও ডেকে থাকে। স্থানীয় শব্দে ধুপ অর্থ সাদা আর পানি যুক্ত করে এটিকে সাদা পানির ঝর্ণাও বলা হয়। ঝর্ণাটি লোক চক্ষুর অন্তরালে ছিলো। ২০০০ সালের দিকে এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী গভীর অরণ্যে দুপপানি ঝর্ণার নিচে ধ্যান শুরু করেন। পরে স্থানীয় লোকজন জেনে ঐ বৌদ্ধ ধ্যান সন্ন্যাসীকে দিনের নির্দিষ্ট কিছু সময় বা উপলক্ষ্যে সেবা করতে গেলে এই ঝরনাটি জন সম্মুখে পরিচিতি লাভ করে। তঞ্চঙ্গ্যা ভাষায় ধুপ অর্থ সাদা। পানিকে পানিই বলা হয় তঞ্চংগা ভাষায়। ধুপপানি অর্থ সাদা পানির ঝর্ণা। ঝর্ণার পানি স্বচ্ছ এবং যখন অনেক উচু থেকে তার জল আছড়ে পড়ে তখন তা শুধু সাদাই দেখা যায়। তাই একে ধুপ পানির ঝর্ণা বলা হয়। সমতল থেকে এর উচ্চতা প্রায় ১৫০ মিটার। ঝর্ণা থেকে পানি আছড়ে পড়ার শব্দ প্রায় ২ কিলোমিটার দুর থেকে শোনা যায়। এই ঝর্ণার ওপরে একজন সাধু তাঁর আশ্রমে ধ্যান করেন। স্থানীয় ভাষায় এই ধর্মযাজক সাধুকে বলা হয় ‘ভান্তে’। তিনি সপ্তাহের ছয় দিন ধ্যান করে শুধু রোববারে খাবার খাওয়ার জন্য নিচে নেমে আসেন; এই ছয় দিনে ভান্তে কোনো চিৎকার-চেঁচামেচি পছন্দ করেন না। তাই শুধু রোববারেই ঝর্ণাটায় লোকজনের যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। তবে বর্তমানে এটি ভ্রমণ পিপাসুদের আগ্রহের স্থান হওয়ায় ঝর্ণার স্থানে অতিরিক্ত শব্দ না করার শর্তে স্থানটিতে সপ্তাহের অন্যান্য দিনও প্রবেশের অনুমতি দেয়া হয়। [[ঢাকা]]র ফকিরাপুল মোড় ও সায়দাবাদে রাঙামাটিগামী অসংখ্য বাস কাউন্টার রয়েছে। বাসগুলো সাধারণত সকাল ৮ টা থেকে ৯ টা এবং রাত ৮ টা ৩০ মিনিট থেকে রাত ১১ টার মধ্যে রাঙামাটির উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়ে। ঢাকা-রাঙামাটি পথে শ্যামলী পরিবহনের এসি বাসের প্রতি সীট ভাড়া ৯০০ টাকা, বিআরটিসি এসি বাসের ভাড়া ৭০০ টাকা। নন-এসি বাসের সিট ৬০০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। [[চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন মোড় থেকে বিভিন্ন পরিবহণের লোকাল ও গেইটলক/ডাইরেক্ট বাস পাওয়া যায়। ভাড়া তুলনামূলক বেশি হলেও গেইটলক বা ডাইরেক্ট বাসে উঠলে সময় কম লাগে। চট্টগ্রাম-রাঙামাটি সরাসরি বাস ১৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে। বাসগুলো শহরের রিজার্ভ বাজার নামক স্থান পর্যন্ত যায়। ; রাঙামাটি শহর থেকে ধুপপানি রাঙামাটি শহরে বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। রাঙামাটি শহরের পুরাতন বাস স্ট্যন্ড ও রিজার্ভ বাজার এলাকায় লেকের কাছাকাছি হোটেলে উঠলে হোটেল থেকে কাপ্তাই লেকের পরিবেশ ও শান্ত বাতাস উপভোগ করা যাবে। এছাড়া কম খরচে থাকতে বোডিং এ থাকা যাবে। বোডিংগুলোতে খরচ কম হলেও এগুলোর পরিবেশ খুব একটা ভাল নয়। রাঙামাটি শহরের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হোটেল: * হোটেল গ্রিন ক্যাসেল রিজার্ভ বাজারে অবস্থিত এ হোটেলে নন-এসি সিঙ্গেল বেড, ডাবল বেড ও ত্রিপল বেডের রুমের ভাড়া যথাক্রমে ৮০০, ১০০০ ও ১২০০ টাকা। এসি কাপল বেড রুম ভাড়া ১৬০০ টাকা ও এসি ট্রিপল বেড রুম ভাড়া ২০০০ টাকা। যোগাযোগ: 01726-511532 01815-459146 * পর্যটন মোটেল রাঙ্গামাটি ঝুলন্ত ব্রিজের পাশে অবস্থিত এ হোটেলটিতে নন-এসি ডাবল বেডের রুম ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা। আর এসি ডাবল বেড ভাড়া ১৫০০-১৮০০ টাকা। যোগাযোগ: ০৩৫১-৬৩১২৬ * রংধনু গেস্ট হাউজ এই গেস্ট হাউজে ফ্যামিলি বেড বা কাপল বেড ভাড়া নিতে খরচ পড়বে যথাক্রমে ৬৫০ ও ৫০০ টাকা। যোগাযোগ: 01816-712622 01712-392430 * হোটেল সুফিয়া ফিসারী ঘাট, কাঁঠালতলী। যোগাযোগ: 01553-409149 * হোটেল আল-মোবা নতুন বাস স্টেশন, রিজার্ভ বাজার। যোগাযোগ: 01811-911158 রাঙ্গামাটিতে বিভিন্ন মানের খাবার রেস্তোরাঁ রয়েছে। রেস্তোরাঁয় স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী বাঙালী, পাহাড়ি সব খাবার পাওয়া যায়। ভিন্ন স্বাদের এইসব খাবারের স্বাদ নিতে পর্যটকগণ আগ্রহী থাকেন। ঢাকার গাবতলী এবং মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে নওগাঁ যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে এসআর পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শাহ ফতেহ আলী পরিবহন উল্লেখযোগ্য। * শাহ ফতেহ আলী পরিবহন, ☎ +৮৮০১৭১১০২০৬২৬ নওগাঁ সদরের সাথে সরাসরি কোন রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই। তবে নওগাঁ শহরের অদূরেই শান্তাহার রেল জংশন অবস্থিত। শান্তাহার পর্যন্ত রেলে গিয়ে, সেখান থেকে খুব সহজেই অটো রিকশা বা অন্য কোন বাহনে যাওয়া যায়। শান্তাহার থেকে নওগাঁ শহরের দূরত্ব প্রায় ৭ কিঃ মিঃ। ঢাকা থেকে শান্তাহার প্রতিদিন ৫ টি রেলগাড়ি যাওয়া আসা করে। রেলগুলো হচ্ছেঃ এখানে কোন বিমানবন্দর নেই। সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দর রাজশাহীতে অবস্থিত। রাজশাহী থেকে সড়কপথে নওগাঁ আসতে দুই ঘণ্টা সময় লাগে। রাজশাহী থেকে নওগাঁ শহরের দূরত্ব প্রায় ৮৪ কি.মি.। নওগাঁ জেলার পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে প্রবাহিত পুনর্ভবা, মধ্যবর্তী আত্রাই এবং পূর্বভাগে যমুনা নদী বয়ে গেছে। নওগাঁয় লম্বাকৃতির বিশেষ ধরনের সন্দেশ পাওয়া যায়। যেটি ‘প্যারা সন্দেশ’ নামে পরিচিত। শহরের বিভিন্ন মিষ্টির দোকানে এটি পাওয়া যায়, বর্তমানে সবচেয়ে পুরনো মিষ্টির দোকান হচ্ছে ‘মা নওগাঁ প্যারা সন্দেশ’। ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি দরে এটি পাওয়া যায়। ঢাকার গাবতলী এবং মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে নওগাঁ যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে এসআর পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শাহ ফতেহ আলী পরিবহন উল্লেখযোগ্য। * শাহ ফতেহ আলী পরিবহন, ☎ ০১৭১১০২০৬২৬ নওগাঁ সদরের সাথে সরাসরি কোন রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই। তবে নওগাঁ শহরের অদূরেই শান্তাহার রেল জংশন অবস্থিত। শান্তাহার পর্যন্ত রেলে গিয়ে, সেখান থেকে খুব সহজেই অটো রিকশা বা অন্য কোন বাহনে যাওয়া যায়। শান্তাহার থেকে নওগাঁ শহরের দূরত্ব প্রায় ৭ কি: মিঃ। ঢাকা থেকে শান্তাহার প্রতিদিন ৫ টি রেলগাড়ি যাওয়া আসা করে। ট্রেনের সময়সূচীঃ ! ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য | ৭০৫ একতা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার ঢাকা ১০০০ দিনাজপুর | ৭৫১ লালমনি এক্সপ্রেস শুক্রবার ঢাকা ২২১০ লালমনিরহাট | ৭৫৭ দ্রুতযান এক্সপ্রেস বুধবার ঢাকা ২০০০ দিনাজপুর | ৭৬৫ নীলসাগর এক্সপ্রেস সোমবার ঢাকা ০৮০০ চিলাহাটি | ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস রবিবার ঢাকা ০৯০০ রংপুর নওগাঁ হতে প্রায় ৭০ কি.মি. উত্তরে রাজশাহীতে 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' অবস্থিত। এখানে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে উড়োজাহাজ চলাচল করে। রাজশাহী থেকে বাস যোগে নওগাঁ যেতে প্রায় ২ ঘণ্টা সময় লাগে। [[পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা হয়। ধামইর হাট উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৫ কি.মি. উত্তরে এর অবস্থান। বদলগাছী উপজেলায় অবস্থিত অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। | বিবরণ=আফগানী শাসনামলের শুর বংশের শেষদিকের শাসক গিয়াসউদ্দিন বাহাদুর শাহের আমলে সুলায়মান নামে একজন এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। মসজিদটি দৈর্ঘ্যে ৫৮ফুট, প্রস্থে ৪২ফুট। দুই সারিতে ৬টি গোলাকার গম্বুজ রয়েছে। মসজিদের গায়ে রয়েছে লতাপাতার নকশা। এখানকার মিষ্টান্ন ও দই বেশ সুস্বাদু। * হাজীর নজিপুর হোটেল ও বিরিয়ানি হাউস, নওগাঁ থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান * মল্লিকা ইন, বোয়ালিয়া, নওগাঁ ☎ ০১৭০৮ ৫২১০১৫ * হোটেল অবকাশ, নওগাঁ ☎ ০১৭১১ ৫৮২১৬০ রাজধানী ঢাকা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব ৩১০ কিলোমিটার। এখানে সড়ক বা রেল পথে আসতে হয়। তবে, সীমিত নৌ যোগাযোগ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। ঢাকা থেকে নড়াইল সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে নড়াইল জেলায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস নড়াইলের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে পর্যটক পরিবহন, দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সুন্দরবন সার্ভিস প্রা: লি দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন ও নড়াইল এক্সপ্রেস অন্যতম। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়ীতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। পার্শ্ববর্তী এলাকা হতে অভ্যন্তরীণ নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। * বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স,নুর মোহাম্মদনগর সড়ক পথে ঢাকা হতে নবীগঞ্জের দূরত্ব ১৮০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে নবীগঞ্জের দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার। * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৪০০ টাকা। জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে নবীগঞ্জে আসার জন্য সাধারণত সরাসরি বাস ও ম্যাক্সি সার্ভিস রয়েছে। এক্ষেত্রে ভাড়া হলো * বাসে ২৩ টাকা এবং নবীগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এখানে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে নবীগঞ্জ আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। | নাম=বিবিয়ানা গ্যাস ক্ষেত্র অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=বাওয়ানি চা বাগান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=নবী শাহ-এর মাজার ও পুকুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=মকার হাওড় অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=বেরীর হাওড় অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=বড় হাওড় অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=জোয়াল ভাঙ্গার হাওড় অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= আগনার হাওড়| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= নবীগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে রয়েছেঃ থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান নবীগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। আবাসিক ও রাত্রি যাপনের জন্য সরকারি পর্যায়ে যেসব আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে এখানে সেগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ # শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬৬২৩। # পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। * উপজেলা নির্বাহী অফিসার, নবীগঞ্জ মোবাইল নম্বর ৮৮০১৭৫৩ ২৮৬৬৭৭; ফোন: ০৮৩২ ৮৫৬ ০০৩; অনেকগুলো নদী থাকায় জলপথে যাতায়াত করা যায়। উয়ারী-বটেশ্বর বেলাব উপজেলার অমলাব ইউনিয়ন; বীর শ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্মৃতি জাদুঘর রায়পুরা উপজেলার রামনগর গ্রাম; গিরিশ চন্দ্র সেনের বাস্তুভিটা পাঁচদোনা বাজার সংলগ্ল বুড়ারহাট গ্রাম; আশরিনগর মিনি পার্ক নরসিংদী রেল স্টেশন সংলগ্ন; চিনাদী বিল শিবপুর উপজেলার দুলালপুর গ্রাম; মনু মিয়ার জমিদার বাড়ি ঘোড়াশাল; শাহ ইরাণীর মাজার পাটুলি ইউনিয়ন) মন্টু বাবুর জমিদারবাড়ি ও মঠ খিদিরপুর) আ:রহমান ওরুফে শুক্কা পাগলার মাজার চরমান্দলীয়া) নরসিংদী জাদুঘর বাংলাদেশের নরসিংদী জেলা সদরে অবস্থিত ব্যক্তি মালিকানাধীন জাদুঘর। নরসিংদী উপজেলা পরিষদ থেকে মাত্র ২০০ মিটার পূর্বদিকে ও পুরনো শিল্পকলা একাডেমি ভবনের পার্শ্বে অবস্থিত এ জাদুঘরটির অবস্থান। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সমাজসেবক ড. মো. মোয়াজ্জেম হোসেনের ব্যক্তিগত উদ্যোগে ২০১৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর তারিখে যাত্রা শুরু হয়। তবে, মূল কার্যক্রম শুরু হয়েছে ১ জানুয়ারি, ২০১৮ তারিখ থেকে। মূলতঃ নরসিংদী জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে বিকশিত করতেই ছোট্ট পরিসরে এ জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। অত্যন্ত মনোরম ও ঘরোয়া পরিবেশ এখানে বিদ্যমান। ভাড়া করা বাড়ীতে এর প্রাত্যহিক কার্যক্রম চলছে। নরসিংদীর বিভিন্ন থানার ভাষাসৈনিক, বুদ্ধিজীবী, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্থিরচিত্র থেকে শুরু করে হস্তশিল্প, কারুশিল্প, নরসিংদীর মুক্তিযুদ্ধের চাক্ষুস নকশা, বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের চিত্র, মৃৎশিল্প, কৃষিযন্ত্রাংশ, লোহা-কাঁসার যন্ত্রাংশ, প্রাচীনকালের ধাতবমুদ্রা ইত্যাদি রয়েছে। দর্শনার্থীর দৃষ্টিভঙ্গীর বহিঃপ্রকাশ ও মূল্যায়ণের জন্যে রয়েছে পরিদর্শন মন্তব্য বহি যাতে অভাব-অভিযোগ লিপিবদ্ধ করা যায়। এছাড়াও জাদুঘরের এক প্রান্তে পড়াশোনার ব্যবস্থা রয়েছে। সাপ্তাহিক কোন বন্ধ নেই। প্রত্যেক দিনই সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত জাদুঘরের কার্যক্রম চালু থাকে। শুরু থেকেই কোন প্রবেশ মূল্য ধার্য্য করা হয়নি। ঢাকা থেকে নরসিংদী স্থলপথ কিংবা রেলপথে যাওয়া যায়। নরসিংদী জাদুঘরে যাবার জন্য ঢাকা থেকে নরসিংদী/ভৈরব/কিশোরগঞ্জ/সিলেটগামী যে-কোন বাসে প্রথমেই যেতে হবে নরসিংদী বাসস্ট্যান্ডে কিংবা ভেলানগর জেলখানার মোড়ে। এগারসিন্দুর ট্রেনে নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশনে নামতে হবে। বাস ভাড়া ৫০ থেকে ৮০ টাকা; ট্রেনের ভাড়া ২৫ থেকে ১০০ টাকা। সময় নিবে মাত্র দেড় থেকে আড়াই ঘণ্টা। শহর থেকে নরসিংদী জাদুঘরে যাবার জন্য মাইক্রোবাস, টেম্পোসহ অন্যান্য ছোট ধরনের যানবাহন রয়েছে। এই জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই ভাল। ঢাকা সিলেট মহাসড়ক বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কগুলোর একটি যা নরসিংদীর উপর দিয়ে গেছে। এটি ঢাকা থেকে মাত্র এক ঘণ্টার দূরত্বে অবস্থিত। ঢাকা চট্টগ্রাম ও ঢাকা সিলেট, দেশের দুই সবচেয়ে ব্যস্ততম রেল রুটও নরসিংদী দিয়ে গেছে। মানুষ তাই সহজেই নরসিংদী আসতে পারেন। ন্যাশনাল এক্সপ্রেস (এসি বাস মনোহরদী পরিবহন, আন্না সুপার সার্ভিস এবং স্বপ্নবিলাস বাস সার্ভিস সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে আর PPL, চলনবিল পরিবহন, আরব পরিবহন, বাদশা পরিবহন মহাখালী থেকে ছাড়ে। এছাড়া বিআরটিসির এসি বাস ছাড়ে তাদের মতিঝিল ডিপো থেকে আর ননএসি বাস ছাড়ে গুলিস্থান আরামবাগ আর মহাখালী থেকে। অন্যদিকে রেলপথে কিশোরগঞ্জ গামী কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস এবং চট্টগ্রাম গামী কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ও মহানগর ট্রেনে করে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে নরসিংদী আসা যায়। অনেকগুলো নদী থাকায় জলপথে যাতায়াত করা যায়। উয়ারী-বটেশ্বর বেলাব উপজেলার অমলাব ইউনিয়ন; বীর শ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্মৃতি জাদুঘর রায়পুরা উপজেলার রামনগর গ্রাম; গিরিশ চন্দ্র সেনের বাস্তুভিটা পাঁচদোনা বাজার সংলগ্ল বুড়ারহাট গ্রাম; আশরিনগর মিনি পার্ক নরসিংদী রেল স্টেশন সংলগ্ন; চিনাদী বিল শিবপুর উপজেলার দুলালপুর গ্রাম; মনু মিয়ার জমিদার বাড়ি ঘোড়াশাল; শাহ ইরাণীর মাজার পাটুলি ইউনিয়ন) মন্টু বাবুর জমিদারবাড়ি ও মঠ খিদিরপুর) আ:রহমান ওরুফে শুক্কা পাগলার মাজার চরমান্দলীয়া) নলতা শরীফ বা খান বাহাদুর আহসান উল্লাহ সমাধি কমপ্লেক্স বাংলাদেশের সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ উপজেলা থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে নলতায় অবস্থিত। খান বাহাদুর আহ‌্ছানউল্লা (র ছিলেন একজন প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, শিক্ষা সংস্কারক ও সমাজহিতৈষী। তার জন্মস্থান ও সমাধিস্থলকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরায় গড়ে উঠেছে এই নলতা শরীফ। আনুমানিক ৪০ বিঘা জমির উপর গড়ে ওঠা এই কমপ্লেক্সের মধ্যে আছে মাজার, মসজিদ, অফিস, লাইব্রেরি, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, অতিথিশালা, পুকুর যার চারদিকের ঢালে রয়েছে নজর কাড়া ফুলের বাগান। বাগানের শীর্ষে রয়েছে একটি দৃষ্টিনন্দন সমাধিসৌধ। এর নির্মাণ শৈলী ও নির্মাণ উপকরণ অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও মূল্যবান। খান বাহাদুর আহ‌্ছানউল্লা ১৯৬৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি ইন্তেকাল করেন এবং জন্মস্থান নলতায় তাকে দাফন করা হয়। পরবর্তীতে তার সমাধিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে "খান বাহাদুর আহসান উল্লাহ সমাধি কমপ্লেক্স" বা "নলতা শরীফ"। নলতা শরীফ দর্শকদের জন্য সব সময়ই উন্মুক্ত থাকে। তবে জাদুঘরটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন বাদে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকে। ঢাকার কল্যাণপুর, মালিবাগ ও গাবতলীসহ প্রায় সব বাসস্ট্যান্ড থেকে এসি-নন এসি পরিবহনে সাতক্ষীরা যাওয়া যায়। সাতক্ষীরা থেকে কালীগঞ্জগামী যেকোনো যানবাহনে (বাস সহজ মাধ্যম) নলতা শরীফ যাওয়া যায়। সাতক্ষীরা-কালীগঞ্জ সড়কের পাশে নলতা শরীফের অবস্থান। কালীগঞ্জ উপজেলা থেকে নলতা শরীফ ৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ৪০ বিঘা জমির ওপর গড়ে ওঠা এই কমপ্লেক্সের মধ্যে আছে মাজার, মসজিদ, অফিস, লাইব্রেরি, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, অতিথিশালা, পুকুর ও বেশকিছু উন্মুক্ত জায়গা। প্রায় ৪ বিঘা জমির ওপর একটি উঁচু ঢিবির মতো দেখতে, যার চারদিকের ঢালে রয়েছে নজরকাড়া ফুলের বাগান রয়েছে। এই বাগানের শীর্ষে রয়েছে একটি দৃষ্টিনন্দন সমাধিসৌধ। এর নির্মাণশৈলী ও নির্মাণ উপকরণ অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও মূল্যবান। সমাধিসৌধে ওঠার জন্য দক্ষিণ পাশের বেশ প্রশস্ত এবং আকর্ষণীয় সিঁড়িসহ তিন দিকে তিনটি সিঁড়ি রয়েছে। নয়টি (০৯) গম্বুজ দ্বারা সৌধটি সুশোভিত করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় গম্বুজটি বেশ বড় এবং দর্শনীয়। এছাড়া নলতা শরীফে খান বাহাদুর আহ‌্ছানউল্লা (র ও তার পরিবারের ব্যবহৃত জিনিষপত্র নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে একটি জাদুঘর। এখানে নির্মানাধীন রয়েছে ২০ হাজার জনের ধারণ ক্ষমতার একটি অত্যাধুনিক মসজিদ। খান বাহাদুর আহ‌্ছানউল্লা এর মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর ৮, ৯ ও ১০ ফেব্রুয়ারি বার্ষিক ওরস মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় সম্পুর্ন নলতা শরীফকে সাজানো হয়। ওরস মাহফিলের সময় ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তের হাজার হাজার ভক্ত-অনুরাগীর ভিড় থাকে। ওরসের তৃতীয় দিন শেষে ওরসে আগতদের খাবার দেয়ার মাধ্যমে ওরস সমাপ্ত হয়। প্রতি রমজানে নলতা শরীফে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়। প্রতি বছর ওরস উপলক্ষে নলতায় বিশাল মেলা বসে এবং গ্রাম্য মেলাটিতে দেশি বিদেশি অনেক রকম পণ্য দেখা যায়। মেলা উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন স্থানথেকে দর্শনার্থীর ভিড় থাকে। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে নাটোর যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। নাটোর হতে প্রায় ৫০ কি.মি. পশ্চিমে রাজশাহীতে 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' অবস্থিত। এখানে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে উড়োজাহাজ চলাচল করে। | নাম= নাটোর রাজবাড়ী| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= নাটোর রাজবাড়ী| উইকিউপাত্ত=Q6980210 | নাম=উত্তরা গণভবন অন্য=দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ি ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=নাটোর বাসস্ট্যান্ড বা রেলস্টেশন থেকে সিএনজি অটোরিকশায় মাত্র ১৫ মিনিটে যাওয়া যায়। | বিবরণ=এটি আঠারো শতকে নির্মিত দিঘাপতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান ছিল। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের পর দিঘাপতিয়া রাজা দেশত্যাগ করে ভারতে চলে যান। ১৯৫০ সালে জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হওয়ার পর দিঘাপতিয়ার রাজ প্রাসাদটির রক্ষণাবেক্ষণে বেশ সমস্যা দেখা দেয়। সমস্যা সমাধানে দিঘাপতিয়ার মহারাজাদের এই বাসস্থানকে ১৯৬৭ সালের ২৪শে জুলাই তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান গভর্নরের বাসভবন হিসেবে উদ্বোধন করেন। পরে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে ১৯৭২ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে এর নাম পরিবর্তন করে উত্তরা গণভবন ঘোষণা করেন। তিনি ১৯৭২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি এই ভবনের মূল প্রাসাদের ভিতর মন্ত্রিসভার বৈঠক আহ্বান করেন। সেই থেকে ভবনটি ‘উত্তরা গণভবনে'র প্রকৃত মর্যাদা লাভ করে। | বিবরণ= বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি বৃহৎ বিল। এটি নাটোর, সিরাজগঞ্জ, এবং পাবনা জেলা জুড়ে বিস্তৃত। সাতচল্লিশটি নদী ও অন্যান্য জলপথ চলন বিলের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়। | নাম= হালতির বিল| অন্য= হালতি বিল| ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= হালতির বিল| উইকিউপাত্ত=Q31724020 | বিবরণ=হালতি বিল আত্রাই নদীর সাথে সংযুক্ত। প্রাকৃতিক মাছের প্রজননস্থল হিসেবে হালতি বিল বিখ্যাত। | নাম= দয়ারামপুর জমিদার বাড়ি| অন্য= দয়ারামপুর রাজবাড়ি| ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= দয়ারামপুর, বাগাতিপাড়া, নাটোর| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=নাটোর শহর থেকে অটো বা বাসযোগে দয়ারামপুর রাজবাড়ি যাওয়া যায়। | উইকিপিডিয়া= দয়ারামপুর জমিদার বাড়ি| উইকিউপাত্ত=Q97497429 | নাম= শহীদ সাগর স্মৃতিস্তম্ভ| অন্য= শহীদ সাগর| ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=গোপালপুর লালপুর উপজেলা নাটোর জেলা বাংলাদেশ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= শহীদ সাগর স্মৃতিস্তম্ভ| উইকিউপাত্ত=Q19744874 | বিবরণ=শহীদ সাগর ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নাটোরের নর্থ বেঙ্গল চিনি কারখানায় সংগঠিত গণহত্যার স্মরণে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভ। এটি মূলত একটি পুকুরকে কেন্দ্র করে, যার পানি ১৯৭১ সালের ৫ মে জমাট বেঁধে লাল হয়েছিল শহীদদের রক্তে। ১৯৭৩ সালের ৫ মে শহীদ সাগর চত্বরে শহীদ লে. আনোয়ারুল আজিমের স্ত্রী বেগম শামসুন্নাহার স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করেন স্মৃতিস্তম্ভের পূর্বে রয়েছে ছিমছাম ফুল বাগান আর পাশেই রয়েছে একটি জাদুঘর ২০০০ সালের ৫ মে জাদুঘরটি উদ্বোধন করা হয় আর স্মৃতিস্তম্ভের পিছনে রয়েছে দুঃস্বহ স্মৃতিজড়িত সেই পুকুর সিঁড়িতে যেসকল যায়গায় বুলেটের গুলিবিদ্ধ হয়েছিল, সেসকল জায়গায় আজ প্রতীকি লাল রঙে শহীদের রক্তের চিহ্ন আছে | কাঁচাগোল্লা নাটোর জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি। দেশব্যাপী কাঁচাগোল্লার স্বাদের জন্য বিখ্যাত। এটি নাটোরের যে কোন মিষ্টির দোকানে পাওয়া যায়। সবচেয়ে বিখ্যাত কাঁচাগোল্লা পাওয়া যায় কালিবাড়ী মন্দির গেট, মৌচাক মিষ্টান্ন ভান্ডারে। নাটোরে থাকার জন্য হোটেল ও গেস্টহাউজের মধ্যে রয়েছে: দেখুন| নাম=হোটেল ভিআইপি অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=বড় হরিষপুর, নাটোর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=এই হোটেলটি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাদ্রাসা মোড়ের পূর্বে অবস্থিত। ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ | নাম=হোটেল মিল্লাত অন্য ঠিকানা=মাদ্রাসা মোড়, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ=এই হোটেলটি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাদ্রাসা মোড়ের পূর্বে অবস্থিত। ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা= 2018-06 বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল প্রিন্স অন্য ঠিকানা=রেলওয়ে স্টেশন বাজার, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ= নাটোর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন ফোন=+৮৮০৭৭১-৬১৩৫৬ ৮৮০১৭৪৬০২৯৪২৯ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম= হোটেল রাজ অন্য ঠিকানা=মাদ্রাসা মোড়, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬৬৬৬০ ৮৮০১৭২৭৩৭১৫০০ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল রুখসানা অন্য ঠিকানা=কানাইখালী, পুরান বাসস্ট্যান্ড, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬২৪৩১ ৮৮০১৭৩৯৯৮৭০১৭ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=নাটোর বোর্ডিং অন্য ঠিকানা=নিচাবাজার, হাসপাতাল সড়ক, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬২০০১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=নাটোর সুগার মিলস গেস্টহাউজ অন্য ঠিকানা= নাটোর সুগার মিলস এলাকা, নাটোর সদর, নাটোর| দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত নাটোর জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। অতি প্রাচীনকাল থেকেই এ জেলা রাজা-জমিদারদের জৌলুস, আভিজাত্য, শিল্প, সংস্কৃতি, সভ্যতা, আচার-অনুষ্টান প্রভৃতিতে বাংলার অনন্য এক অংশ হয়ে আছে। অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। ১৭০৬ সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরীচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রামজীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রামজীবন নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে মতান্তরে ১৭১০ সালে। ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে রাণী ভবানীর সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব আলীবর্দী খাঁ রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। নাটোরে নীল বিদ্রোহ ১৮৫৯-১৮৬০ তে সংঘটিত হয়। ১৮৯৭ সালের জুনে নাটোরে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের অধিবেশন হয়। সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর সভাপতি, মহারাজা জগদিন্দ্রনাথ অভ্যর্থনা নমিতির সভাপতি ও প্রধান উদ্যোক্তা ছিলেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মহারাজা জগদিন্দ্রনাথের চেষ্টায় সেবারই প্রথম রাজনৈতিক সভায় বাংলা ভাষার প্রচলন করা হয়। ১৯০১ সালে মহারাজা জগদিন্দ্রনাথ কলকাতা কংগ্রেসের অভ্যর্থনা সমিতির সভাপতি হন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ১৮৪৫ সালে রাজশাহী জেলার অধীনে নাটোর মহকুমার সৃষ্টি। আর অন্যান্য মহকুমার মতো জেলায় উন্নীত হয় ১৯৮৪ সালে। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে নাটোর যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। * ন্যাশনাল ট্রাভেলস, ☎০১৭২৭৫৪৫৪৬০ ৪০০ টাকা * হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, ☎০১৭২০২১৪৭৮৫ ৪০০ টাকা * গ্রামীণ ট্রাভেলস ৪০০ টাকা * শ্যামলী পরিবহন ৪০০ টাকা ঢাকা ও নাটোরের মধ্যে প্রতিদিন প্রচুর বিলাসবহুল ইন্টারসিটি সার্ভিস রয়েছে। প্রধানরা হল পদ্মা এক্সপ্রেস, সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস এবং ধূমকেতু এক্সপ্রেস। সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস রাজশাহী থেকে দুপুর ২ টা এবং ঢাকা থেকে নাটোর পর্যন্ত ৮:১৫ এ। পদ্মা এক্সপ্রেস রাজশাহী থেকে সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে এবং নাটোর থেকে ঢাকা পর্যন্ত সকাল ১১ টা। ধূমকেতু এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল সাড়ে ৬ টায় চালু ট্রেন রাজশাহীতে সকাল ১২ টায় পৌঁছায় এবং সকাল ১১:২০ মিনিটে রাজশাহী হতে ছেড়ে যাওয়া ট্রেন বিকেল ৪ টা ২০ মিনিটে ট্রেন ঢাকা পৌঁছায়। বর্তমানে সিল্ক সিটি এক্সপ্রেসটি রবিবারে তাদের সেবা প্রদান করছে না, পদ্মা এক্সপ্রেসে মঙ্গলবারে তাদের কোন সেবা প্রদান করছে না, এবং ধূমকেতু এক্সপ্রেস সোমবারে চলাচল বন্ধ রাখছে। দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেনের জন্য প্রধান স্টেশন রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন, যা রাজশাহী শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। কখনো কখনো বিশেষ কারনে ট্রেনের যাত্রা সময় পরিবর্তন হতে পারে। নাটোর হতে প্রায় ৫০ কি.মি. পশ্চিমে রাজশাহীতে 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' অবস্থিত। এখানে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে উড়োজাহাজ চলাচল করে। নাটোর জেলায় বিভিন্ন ঐতিয্যবাহী স্থান রয়েছে। এই জেলাটি চলনবিলের অন্তর্গত একটি জেলা। চলনবিল জাদুঘর এখানেই অবস্থিত। এই জেলার মাঝে দিয়েই পদ্মা, আত্রাই প্রভৃতি নদী বয়ে গেছে। নাটোর জেলায় রাজা দয়ারাম রায় প্রতিষ্ঠিত রাজবাড়ি দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি বিদ্যমান যা বর্তমানে উত্তরা গণভবণ নামে পরিচিত। নাটোর রাজবাড়িও এখানেই অবস্থিত। * লুর্দের রানী মা মারিয়ার ধর্মপল্লী, নাটোর | নাম উত্তরা গণভবন অন্য=দিঘাপতিয়া রাজবাড়ী ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=নাটোর সদর, নাটোর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=নাটোর শহরের যে কোন স্থান থেকে সরাসরি রিক্সা বা অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়।শহরের মাদ্রাসা মোড় থেকে উত্তরা গণভবনের রিকশা ভাড়া ৩০ টাকা।যাতায়াতের জন্য রিক্সা বা অটোরিক্সা রিজার্ভ না নেয়াই ভাল। কেননা নাটোর শহরের সকল স্থানেই স্থানীয় যানবাহন পর্যাপ্ত চলাচল করে। কাঁচাগোল্লা নাটোর জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি। দেশব্যাপী কাঁচাগোল্লার স্বাদের জন্য বিখ্যাত। এটি নাটোরের যে কোন মিষ্টির দোকানে পাওয়া যায়। সবচেয়ে বিখ্যাত কাঁচাগোল্লা পাওয়া যায় কালিবাড়ী মন্দির গেট, মৌচাক মিষ্টান্ন ভান্ডারে। নাটোর জেলায় থাকার জন্য হোটেল ও গেস্টহাউজের মধ্যে রয়েছে: | নাম= হোটেল ভিআইপি অন্য ঠিকানা=বড় হরিষপুর, নাটোর দিকনির্দেশ=এই হোটেলটি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাদ্রাসা মোড়ের পূর্বে অবস্থিত। ফোন ৮৮০৭৭১-৬৬০৯৭ ৮৮০১৭১৮৬৭৩৭৩৫ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল মিল্লাত অন্য ঠিকানা=মাদ্রাসা মোড়, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ=এই হোটেলটি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাদ্রাসা মোড়ের পূর্বে অবস্থিত। ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা= 2018-06 বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল বনফুল অন্য ঠিকানা=আহমেদপুর,বড়াইগ্রাম,নাটোর। দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭২৬৩৭৬৬৮৮ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, বাগাতিপাড়া অন্য ঠিকানা=বাগাতিপাড়া উপজেলা দিকনির্দেশ=বাগাতিপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যানের বাস ভবন ও উপজেলা পরিষদ মসজিদ সংলগ্ন ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল প্রিন্স অন্য ঠিকানা=রেলওয়ে স্টেশন বাজার, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ= নাটোর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন ফোন=+৮৮০৭৭১-৬১৩৫৬ ৮৮০১৭৪৬০২৯৪২৯ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম= হোটেল রাজ অন্য ঠিকানা=মাদ্রাসা মোড়, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬৬৬৬০ ৮৮০১৭২৭৩৭১৫০০ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল রুখসানা অন্য ঠিকানা=কানাইখালী, পুরান বাসস্ট্যান্ড, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬২৪৩১ ৮৮০১৭৩৯৯৮৭০১৭ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=নাটোর বোর্ডিং অন্য ঠিকানা=নিচাবাজার, হাসপাতাল সড়ক, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬২০০১ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=নাটোর সুগার মিলস গেস্টহাউজ অন্য ঠিকানা= নাটোর সুগার মিলস এলাকা, নাটোর সদর, নাটোর| দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম= বিসমিল্লাহ হোটেল অন্য ঠিকানা=গুরুদাসপুর উপজেলা কমপ্লেক্স, গুরুদাসপুর, নাটোর। দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=চাঁচকৈর হোটেল ও রেস্তোরাঁ অন্য ঠিকানা=চাঁচকৈর বাজার,গুরুদাসপুর উপজেলা, নাটোর দিকনির্দেশ=গুরুদাসপুর উপজেলার চাঁচকৈর বাজারে চাঁচকৈর হোটেল ও রেস্তোরাঁ অবস্থিত ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত নান্দাইল দীঘি বাংলাদেশের জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার পুনট ইউনিয়নের নান্দাইল দীঘি নামক গ্রামে অবস্থিত। # আব্দুল্লাহপুর বাস স্ট্যান্ডঃ ০১৭১১-৯৪৪০২৩ # গাবতলি বাস টার্মিনালঃ ০২-৮০১১২২৬ # বিজয় নগর, কাকরাইলঃ ০২-৯৩৫২১১৮ জয়পুরহাটে নানান ধরনের হোটেল আছে। থাকার জন্য নিচে কয়েকটি হোটেলে নাম দেয়া হল। # হোটেল সৌরভ ইন্টারন্যাশনাল, থানা রোড, জয়পুরহাট। নাপিত্তাছড়া ঝর্ণা বাংলাদেশের চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের পাহাড়ে অবস্থিত একটি জলপ্রপাত। এখানে মূলত তিনটি ঝর্ণা রয়েছে ঝর্ণা। এগুলো হলো কুপিকাটাকুম, মিঠাছড়ি এবং বান্দরকুম বা বান্দরিছড়া। আর ঝর্ণাগুলোতে যাওয়ার যে ঝিরিপথ রয়েছে সেটাকে নাপিত্তাছড়া ট্রেইল বলে। বর্ষার সময় যাওয়া সবচেয়ে ভাল সময়, তাহলে ঝর্ণার সর্বোচ্চ সৌন্দর্য উপভোগ করা যাবে। বাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে চট্টগ্রামগামী যেকোনো বাসে যাত্রা করে নাপিত্তছড়া আসা যায়। ঢাকা থেকে যেকোনো বাসে করে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের নয়দুয়ারীবাজারে নামতে হবে। এছাড়া ট্রেনেও চট্টগ্রাম নেমে মিরসরাইয়ের নয়দুয়ারীবাজারে আসা যায়। তাছাড়া চট্টগ্রামের অলংকার থেকে বাসে নয়দুয়ারীবাজার যেতে পারবেন। নয়দুয়ারী বাজারে নেমে সেখান থেকে স্থানীয় গাইড নিয়ে অথবা নিজেই নাপিত্তাছড়া ঝর্ণায় চলে যেতে পারেন। নয়দুয়ারী থেকে হেঁটে যেতে ৩০/৪০ মিনিট লাগবে। নয়দুয়ারী থাকার ভালো ব্যবস্থা নেই। তবে সীতাকুন্ড পৌরসভায় থাকার জন্য কিছু ভালো মানের হোটেল আছে। এছাড়া সরকারি ডাকবাংলা আছে। তবে ভালো মানের হোটেলে থাকতে চাইলে ভাটিয়ারী বা চট্টগ্রাম শহরে আসতে হবে। নদুয়ারহাটে দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা নাই। তবে রেললাইনের আগে কিছু খাবারের হোটেল রয়েছে এবং ট্রেইল শুরুর আগেই পেয়ে যাবেন সাজু ভাইয়ের হোটেল। তবে উভয় জায়গাতেই খাবারের অর্ডার দিয়ে ট্রেইল শুরু করা শ্রেয়; কারণ ট্রেইল শেষে এসে খাবার নাও পাওয়া যেতে পারে।। সারা বছর নাফাখুম জলপ্রপাত দেখতে যাওয়া যায়। তবে বর্ষায় প্রায়ই সাঙ্গু নদীর পানি প্রবাহ বিপদসীমার উপরে থাকলে নাফাখুম যাওয়ার জন্যে প্রশাসন থেকে অনুমতি দেওয়া হয় না। শীতকালে নাফাখুমে পানি অনেকটাই কম থাকে। তাই সবচেয়ে আদর্শ সময় বর্ষার পর পর ও শীতকালের আগের মধ্যবর্তী সময়টুকু (সেপ্টেম্বর – নভেম্বর)। নাফাখুম যেতে বান্দরবান জেলা সদরেই আসতে হবে প্রথম। তারপর বান্দরবান থেকে থানচি, থানচি থেকে নৌকায় সাঙ্গু নদীপথে রেমাক্রি বাজার যেতে হবে। সেখান থেকে পায়ে হেঁটে নাফাখুম যেতে হবে। ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে এস. আলম, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সৌদিয়া, সেন্টমার্টিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দারবানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া যথাক্রমে নন এসি ৫৫০-৬৫০ টাকা ও এসি ৯৫০-১৫০০ টাকা। ঢাকা থেকে ট্রেনে চট্রগ্রাম গিয়ে সেখান থেকে বান্দরবান যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে প্রতিদিনই সোনার বাংলা, সুবর্ণ, মহানগর ইত্যাদি ট্রেন চটগ্রাম যায়। শ্রেনী ভেদে ভাড়া ৩২০-১৫০০ টাকা। চট্টগ্রামের বদ্দারহাট বাস স্টেশন থেকে বান্দরবানে যাওয়া যায়। পুবালি ও পূর্বানী নামের দুটি বাস বান্দরবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ দুটি বাসে জনপ্রতি ২২০ টাকা ভাড়া লাগে। এছাড়া ধামপাড়া বাস স্টপেজ থেকে বান্দরবান যাওয়া যায়। চাইলে রেন্ট এ কারে করেও চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান যাওয়া যাবে সেক্ষেত্রে মাইক্রোবাসের ভাড়া ২,৫০০-৩,৫০০ টাকা। থানচি পৌঁছে অবশ্যই একজন গাইড ঠিক করতে হবে। গাইড ছাড়া নাফাখুম ভ্রমণে যাওয়া যাবে না। উপজেলা প্রসাশন থেকে অনুমতি পাওয়া যে কাউকে গাইড হিসেবে নেওয়া যাবে। সাথে গিয়ে পরদিন থানচি ফিরে আসা পর্যন্ত গাইড ফি ১৫০০টাকা। গাইড ঠিক করার ব্যাপারটা থানচি গিয়েও করা যায় অথবা আগে থেকে পরিচিত কোন গাইডকে কথা বলে ঠিক করে রাখা যায়। গাইড ঠিক করার পর থানচি বিজিবি ক্যাম্প/থানা থেকে অনুমতি নিতে হবে। ভ্রমণকারী সকল সদস্যের নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার, কোথায় যাবে, কয়দিন থাকবে এইসব তথ্য কাগজে লিখে জমা দিতে হবে। আর এইসব কাজে গাইড সাহায্য করবে। বিকেল ৩ টার পর থানচি থেকে রেমাক্রি যাবার অনুমতি দেওয়া হয় না। তাই সেইদিনই রেমাক্রি যেতে চাইলে অবশ্যই ২টার মধ্যে থানচি থাকতে হবে। তা না হলে ঐদিন থানচি থেকে পরদিন সকালে রেমাক্রি যেতে হবে। অনুমতি পাওয়ার পর থানচি ঘাট থেকে ছোট ইঞ্জিন নৌকা ভাড়া করতে হবে। এক নৌকায় ৪-৫ জন যাওয়া যাবে। রেমাক্রি পর্যন্ত নৌকা রিজার্ভ যাওয়া ও পরদিন আসা সহ ভাড়া ৪,০০০-৫,০০০ টাকা। যেতে সময় লাগবে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা। সাঙ্গুতে পানি কম থাকলে কিছু জায়গায় নৌকা থেকে নেমে হেঁটে যেতে হবে তখন সময় একটু বেশি লাগতে পারে। পথেই পরবে পদ্মমুখ, ভূ-স্বর্গ খ্যাত তিন্দু, রাজাপাথর বড়পাথর এলাকা ও রেমাক্রি ফলস। গাইড এর যাওয়া, থাকা খাওয়া ও অন্যান্য খরচও নিজেদের বহন করতে হবে। সাধারণত খুব সকালে বান্দরবান থেকে রওনা দিলে রেমাক্রি পৌছাতে বিকেল হয়ে যায়। সেইদিন আর নাফাখুম যাওয়া সম্ভব হয় উঠে না। সেই রাত রেমাক্রি বাজার থেকে পরদিন সকালে নাফাখুমের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হবে। রেমাক্রি থেকে স্থানীয় আরও একজন গাইড ৫০০ টাকা দিয়ে নিতে হবে। থানচি থেকে আসা গাইডই ঠিক করবে। রেমাক্রি থেকে রেমাক্রি খাল ধরে হেঁটে নাফাখুম যেতে সময় লাগে ২-৩ ঘণ্টা। তবে সময় কত লাগবে তা নির্ভর করবে ভ্রমণকারী সঙ্গীদের হাঁটার গতির উপর আর মৌসুনের উপর। বর্ষায় রেমাক্রি খালে পানি অনেক বেশি থাকে। কোথাও কোমর পানি কিংবা কোথাও আরও বেশি। কিছু জায়গায় রেমাক্রি খাল এপার ওপার করতে হবে। পানি বেশি থাকলে এই পারাপারে সময় বেশি লাগবে। এইসব জায়গায় গাইড সাহায্য করবে। থানচিতে ভালো কোথাও থাকতে চাইলে বিজিবি নিয়ন্ত্রিত সীমান্ত অবকাশ কেন্দ্রে থাকা যাবে। রুম ভাড়া ১৫০০-৩০০০ টাকা এর মধ্যে। এছাড়া থানচি বাজার ও আশেপাশে কিছু কটেজ ও রেস্টহাউজ ধরণের হোটেলে থাকার ব্যবস্থা আছে। মান অনুযায়ী দিন প্রতি ভাড়া ২০০-১০০০ টাকার মধ্যে। রেমাক্রি বাজারে আদিবাসীদের ঘরে থাকার ব্যবস্থা আছে। সাঙ্গু নদীর পাশে আদিবাসীদের ঘরে বা রেস্ট হাউজে কয়েকজন মিলে থাকতে হলে জনপ্রতি ভাড়া লাগবে ১৫০ টাকা। এছাড়া নাফাখুম পাড়াতে আদিবাসীদের ঘরেও থাকার ব্যবস্থা আছে। থানচি বাজারে মোটামুটি মানের কিছু খাওয়ার হোটেল আছে। রেমাক্রিতে আদিবাসী বাড়িতেই খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। আগে থেকে বলে রাখলেই হবে। অনেকটা প্যাকেজ সিস্টেমে খাওয়ার ব্যবস্থা। সাধারণত ভাত, ভর্তা, ভাজি ও ডিম খেতে খরচ হবে ৮০ টাকা, ডিমের বদলে মুরগি খেতে চাইলে খরচ হবে ১২০ টাকা। আগে থেকেই গাইডকে দিয়ে জানিয়ে রাখতে হবে কি খাবেন ও কতজন খাবেন। আমিয়াখুম জলপ্রপাত বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তের পাশে অবস্থিত। ঢাকা থেকে নারায়নগঞ্জ জেলায় কয়েকটি উপায়ে ভ্রমণ করা যায়। নৌ, সড়ক ও রেল তার মধ্যে অন্যতম। ঢাকা থেকে অনেক বাস নারায়ণগঞ্জ রুটে চলাচল করে। আনন্দ পরিবহন, জমজম পরিবহন, নিরালা পরিবহন অন্যতম। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে নারায়ণগঞ্জের সাথে একটি সিঙ্গেল লাইন ট্রেন লাইন আছে যেটিতে বেসরকারী ব্যবস্থাপনায় ট্রেন সার্ভিস পরিচালিত হয়। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশনের শরহতলী প্লাটফর্ম থেকে ট্রেনগুলো ছেড়ে যায়। নারায়ণগঞ্জ ছাড়াও গেন্ডারিয়া, পাগলা, ফতুল্লা এবং চাষাড়ায় থামে ট্রেনগুলো। এসব ট্রেনে মহিলাদের জন্য আলাদা বগিও থাকে। কম খরচে যাতায়াতের জন্য অনেকেই এই ট্রেন সার্ভিসের সেবা নিয়ে থাকেন। এখন মেসার্স এস আর ট্রেডিং-এর ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ রেলওয়ের এই ট্রেন সার্ভিসটি পরিচালিত হচ্ছে। ঢাকা থেকে নারায়নগঞ্জ (শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার) ঢাকা থেকে নারায়নগঞ্জ শুক্রবার,শনিবার ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া নারায়নগঞ্জ থেকে ঢাকা (শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার) নারায়নগঞ্জ থেকে ঢাকা শুক্রবার,শনিবারে ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া সুলতান গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের সমাধি (১৩৮৯-১৪১১ সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহের এক গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ (১৪৮৪ লাঙ্গলবন্দ মন্দির (পূন্যস্নানের জন্য হিন্দু ধর্মালম্বীদের র্তীথস্থান মেরি এন্ডারসন (পর্যটনের ভাসমান রেস্তোরা জাতীয় ক্রিকেট ষ্টেডিয়াম (৩য় ফতুল্লা'' ঢাকা থেকে নারায়নগঞ্জ জেলায় কয়েকটি উপায়ে ভ্রমণ করা যায়। নৌ, সড়ক ও রেল তার মধ্যে অন্যতম। ঢাকা থেকে অনেক বাস নারায়ণগঞ্জ রুটে চলাচল করে। ঢাকার গুলিস্থান থেকে পোস্তগোলা ও পাগলা হয়ে আনন্দ পরিবহন, জমজম পরিবহন, নিরালা পরিবহন চলাচল করে। আর বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে থেকে উৎসব পরিবহন, বন্ধন পরিবহন ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাস শীতল পরিবহন মেয়র হানিফ ফ্লাই ওভার দিয়ে নারায়ণগঞ্জ রুটে চলাচল করে। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে নারায়ণগঞ্জের সাথে একটি সিঙ্গেল লাইন ট্রেন লাইন আছে যেটিতে বেসরকারী ব্যবস্থাপনায় ট্রেন সার্ভিস পরিচালিত হয়। এতে প্রতিদিন ১৭ জোড়া ট্রেন চলাচল করে। কমলাপুর রেল স্টেশনের শরহতলী প্লাটফর্ম থেকে ট্রেনগুলো ছেড়ে যায়। নারায়ণগঞ্জ ছাড়াও গেন্ডারিয়া, পাগলা, ফতুল্লা এবং চাষাড়ায় থামে ট্রেনগুলো। এসব ট্রেনে মহিলাদের জন্য আলাদা বগিও থাকে। কম খরচে যাতায়াতের জন্য অনেকেই এই ট্রেন সার্ভিসের সেবা নিয়ে থাকেন। এখন মেসার্স এস আর ট্রেডিং-এর ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ রেলওয়ের এই ট্রেন সার্ভিসটি পরিচালিত হচ্ছে। ঢাকা থেকে নারায়নগঞ্জ (শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার) ঢাকা থেকে নারায়নগঞ্জ শুক্রবার,শনিবার ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া নারায়নগঞ্জ থেকে ঢাকা (শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার) নারায়নগঞ্জ থেকে ঢাকা শুক্রবার,শনিবারে ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া জলপথে যাওয়ার জন্য ঢাকার সদরঘাট থেকে ট্রলার আছে। ভাড়া ৩০ টাকা নিবে। ফতুল্লা লঞ্চ ঘাট নামিয়ে দিবে। ফতুল্লা থেকে সিএনজি বা অটোতে চাষারা চলে আসা যাবে। অথবা অনেক লঞ্চ আছে যেগুলা মুন্সিগঞ্জ যেয়ে থাকে। সেই লঞ্চগুলো ফতুল্লা ঘাটে থামায় অনেক সময়। তবে সব লঞ্চ যে থামায় এমন না। কিছু কিছু থামায়। সেভাবে আসা যাবে। সুলতান গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের সমাধি (১৩৮৯-১৪১১ সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহের এক গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ (১৪৮৪ লাঙ্গলবন্দ মন্দির (পূন্যস্নানের জন্য হিন্দু ধর্মালম্বীদের র্তীথস্থান মেরি এন্ডারসন (পর্যটনের ভাসমান রেস্তোরা জাতীয় ক্রিকেট ষ্টেডিয়াম (৩য় ফতুল্লা'' জিন্দা পার্ক – নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি অন্যতম আকর্ষণ। পার্কটি নারায়ণগঞ্জের রুপগঞ্জ উপজেলা]]য় প্রায় ১৫০ একর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। প্রায় ২৫০ প্রজাতির ১০,০০০ এর বেশি গাছ-গাছালি, বিস্তীর্ণ এলাকা নিয়ে ৫ টি জলাধার, অসংখ্য পাখ-পাখালির কলকাকলি সবকিছু মিলে পার্কটি দেশ বিদেশের পর্যটকদের জন্য একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান হিসেবে গড়ে উঠেছে। নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের হাতিয়া উপজেলার একটি ছোট দ্বীপ, যা চট্টগ্রাম বিভাগের নোয়াখালী জেলার অন্তর্গত। নিঝুম দ্বীপ পূর্বে চর ওসমান নামে পরিচিত ছিল। এটি মেঘনা নদীর মোহনায় বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে উঠা একটি চর। মূল ভূখণ্ডের হাতিয়া উপজেলা সদর থেকে ২ কিলোমিটার দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থিত। এটি একক কোন দ্বীপ নয় বরং চার পাঁচটি ছোট ছোট চর নিয়ে গঠিত। অক্টোবর থেকে এপ্রিল ১৫ তারিখ এখনকার আবহাওয়া অনুযায়ী নিঝুম দ্বীপ ভ্রমণের জন্য ভালো। অন্য সময় বর্ষা থাকে ও ঝড়ের কারনে মেঘনা নদী ও সাগর উত্তাল থাকে। নিঝুমদীপে ২ ভাবে যাওয়া যায় * রেল বা বাসে নোয়াখালী হয়ে। যেকোন পরিবহনের বাসে যেতে হবে নোয়াখালীর সোনাপুরে। প্রতিদিন সকাল দুপুর ও সন্ধ্যায় ঢাকার সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে নোয়াখালীর সোনাপুর এর দিকে বাস ছেড়ে যায়। নোয়াখালীর সোনাপুর/মাইজদি থেকে স্থানীয় বাস বা সিএনজিতে করে নামতে হবে বয়ার চর চেয়ারম্যান ঘাটে। চেয়ারম্যান ঘাট থেকে সি-ট্রাক, ট্রলার ও স্পীড বোট ছাড়ে হাতিয়ার উদ্দেশ্যে। সি-ট্রাক ছাড়ে প্রতিদিন সকাল ৮ টায়। ভাড়া জনপ্রতি ৮০ টাকা, ট্রলার ১২০ ১৫০ টাকা ভাড়া প্রতিজন ও স্পীড বোট জনপ্রতি ভাড়া ৪০০-৫০০ টাকা। যাত্রীদেরকে নামাবে হাতিয়ার নলচিরা ঘাটে, নলচিরা থেকে বেবিটেক্সিতে (৬০০-৭০০) করে যেতে হবে মোক্তারিয়া ঘাটে সরাসরি নলচিরা ঘাট থেকে মোটর সাইকেল রিজার্ভ করে মোক্তারিয়া ঘাট এ যাওয়া যায়। ভাড়া দুই জন ৩৫০ ৪৫০ টাকা, দর দাম করে ঠিক করে নেয়া যেতে পারে। সেখান থেকে ট্রলারে ১৫ মিনিট লাগবে নিঝুম দ্বীপের বন্দরটিলা ঘাটে যেতে। ভাড়া জনপ্রতি ১০ টাকা। এরপর আপনি যদি নামার বাজার থাকেন তবে ভ্যান/রিক্সা/মোটর সাইকেল এ যেতে হবে। ভাড়া ৮০-১০০ টাকা মটরসাইকেল দুইজন। বন্দর টিলায় ও থাকতে পারেন। নলচিরা থেকে নোয়াখালী চেয়ারম্যান ঘাট যাওয়ার ফিরতি সী ট্রাক ছাড়ে সকাল ১১ টায়। ঢাকা চাঁদপুর কালিগঞ্জ (মেহেন্দীগঞ্জ বিশ্বরোড (ভোলা দৌলত খাঁ (ভোলা মির্জাকালু শরাশগঞ্জ ভোলা তজুমুদ্দিন মনপুরো (রামনেওয়াজ লঞ্চ ঘাট) ও মনপুরো হাজির হাট লঞ্চ ঘাট। এম ভি ফারহান ৬ অথবা ফারহান ৭ লঞ্চ দুটো এই রুটে চলে: ঢাকা-ফতুল্লা-কালিগঞ্জ(মেহেন্দীগঞ্জ)-বিশ্বরোড (ভোলা)-দৌলত খাঁ (ভোলা)-মির্জাকালু-শরাশগঞ্জ-ভোলা তজুমুদ্দিন-শরশী সী-ট্রাক ঘাট-মঙ্গল শিকদার- বেতুয়া (চরফ্যাশন)। আপনাকে নামতে হবে তজুমুদ্দিন লঞ্চ ঘাটে। লঞ্চে গেলে ভাড়া পড়বে- ডেকে ১৫০ টাকা, একা কেবিন- ৭০০/৮০০ টাকা, দ্বৈত-১৪০০/১৬০০ টাকা, পরিবার-২৫০০/৩০০০, ভিআইপি -৪০০০/৫০০০ হাতিয়া এর তমুরদ্দী ঘাট পর্যন্ত। তমুরদ্দী ঘাট থেকে বেবি টেক্সিতে (৫০০-৬০০ টাকা) সরাসরি মোক্তারিয়া ঘাট এ যাওয়া যায় অথবা সরাসরি মোটর সাইকেল রিজার্ভ করে মোক্তারিয়া ঘাট এ যাওয়া যায় ভাড়া দুই জন ৩০০ ৩৫০ টাকা। সেখান থেকে ট্রলারে ১০ মিনিট লাগবে নিঝুম দ্বীপের বন্দরটিলা ঘাটে ভাড়া জনপ্রতি ১০ টাকা। এরপর আপনি যদি নামার বাজার থাকেন তবে ভ্যান/রিক্সা/মোটর সাইকেল এ যেতে হবে। ভাড়া ৮০-১০০ টাকা মটরসাইকেল দুইজন। বন্দর টিলায় ও থাকতে পারেন। প্রতিদিন সকাল ১০ টায় তমুরদ্দি থেকে মাছ ধরার ট্রলার সরাসরি নিঝুম দ্বীপের নামার বাজার যায়। অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় হলে যেতে পারেন মেঘনা নদীর বুক চিরে ট্রলারে। নিঝুম দ্বীপে ভাড়া যার কাছে যেমন রাখে ২০০-৩০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া আপনি ট্রলার রিজার্ভ করতে পারেন নিঝুম দ্বীপের নামার বাজার ভাড়া ট্রলারের আকার অনুযায়ী ৩৫০০ থেকে ৫০০০ টাকা। :সময়সূচী প্রতিদিন সকাল ৯ টা (শুক্র ও রবিবার বাদে) :ভাড়া প্রথম শ্রেনী/ দ্বিতীয় শ্রেনী/ চেয়ার ক্লাশ :আরও কোন তথ্য জানতে BIWTCকে ফোন দিন ফোন|+৮৮০৩১-৬৩৬৮৭৩}} * কমলার দ্বীপ। সেখানের কমলার খালে অনেক ইলিশ মাছ পাওয়া যায়। এছাড়াও আশে পাশের দ্বীপগুলো সুন্দর। পুরো দ্বীপটা হেঁটে হেঁটে ঘুরা যাবে। * চৌধুরী খাল ও কবিরাজের চর। যেতে হবে বিকেলে সন্ধ্যার আগে, চৌধুরীর খাল নেমে ঘণ্টা খানেক হাঁটলেই বনের মধ্যে হরিণের পালের দেখা পেতে পারেন। * চোয়াখালি ও চোয়াখালি সমুদ্র সৈকত। চোয়াখালিতে গেলে খুব সকালে হরিণ দেখা যায়। মটর সাইকেল ওয়ালাকে বলে রাখুন খুব সকালে আপনাকে হোটেল থেকে নিয়ে হরিন দেখিয়ে আনবে। * ম্যানগ্রোভ বন। নিঝুম দ্বীপ বনায়ন প্রকল্প। * নামার বাজার সমুদ্র সৈকত। নামার বাজার থেকে হেঁটে যেতে ১০ মিনিট লাগে। এখান থেকে সূর্য উদয় ও সূর্যাস্ত দেখতে পাবেন, এখানে বারবিকিউ করে মজা পাবেন। * দমার চর। এই চরের দক্ষিণ দিকে নতুন একটি সমুদ্র সৈকত আছে যাকে বলে "কুমারী দ্বীপ"। খুব সকালে এখানে অনেক নাম না জানা পাখির দেখা পাওয়া যায়। আপনি যদি হাতে সময় নিয়ে যান, তবে ট্রলার ভাড়া করে ভোলার ঢালচর, চর কুকরি মুকরি থেকে ঘুড়ে আসতে পারেন। নিঝুম দ্বীপে বেশকয়েকটি হোটেল আছে # নিঝুম রিসোর্ট (অবকাশ হোটেল) নামার বাজারঃ এটা অবকাশ পর্যটন লিমিটেডের একটা রিসোর্ট। নামার বাজার সমুদ্র সৈকতের কাছে অবস্থিত। নিঝুম রিসোর্ট নামে নিঝুম দ্বীপে থাকার জন্য একটি ভালো মানের রিসোর্ট। এখানে ২ কক্ষের ভিআইপি রুম ভাড়া ২০০০ টাকা, ২ কক্ষের রুম ভাড়া ১৫০০ টাকা, ৩ কক্ষের এক্সিকিউটিভ রুম ভাড়া ১৮০০ টাকা, ৪ কক্ষের এক্সিকিউটিভ রুম ভাড়া ২০০০ টাকা, ৫ কক্ষের পারিবারিক কক্ষ ভাড়া ৩০০০ টাকা এবং ৫ বেড এর শয়নালয় রুম ভাড়া ১৮০০ টাকা ও ১২ বেড এর শয়নালয় রুম ভাড়া ৩০০০ টাকা। যোগাযোগ: ঢাকা অফিসঃ অবকাশ পর্যটন লি আলহাজ সামসুদ্দিন ম্যানসন (নবম তলা ১৭ নিউ ইস্কাটন রোড, ঢাকা। ফোন ৮৩৫৮৪৮৫, ৯৩৪২৩৫১, ৯৩৫৯২৩০ ফোন|+৮৮০১৫৫২৩৭২২৬৯}}। নিঝুম দ্বীপ অফিস ফোন|+৮৮০১৭২৪-১৪৫৮৬৪ ফোন|+৮৮০১৮৪৫৫৫৮৮৯৯ ফোন|+৮৮০১৭৩৮২৩০৬৫৫}} # হোটেল শাহিন, নামার বাজার। ফোন নম্বরঃ ফোন|+৮৮০১৮৬৩১৫০৮৮১}} # নিঝুম ড্রিম ল্যান্ড রিসোর্ট, বন্দরটিলা। # হোটেল দ্বীপ সম্পদ (থাকা ও খাওয়ার হোটেল) নামার বাজার। ফোনঃ ফোন|+৮৮০১৭২০ ৬০১ ০২৬ ফোন|+৮৮০১৭৬০ ০০৮১০৬}}। # হোটেল শেরাটন, বন্দরটিলা বাজার। # জেলা প্রশাসন ডাক বাংলো। খাবার জন্য নিঝুম দ্বীপের নামার বাজারের কিছু হোটেল আছে। বিদ্যুৎ নেই বলে সব টাটকা খাবার পাওয়া যায়। দেশি মুরগি, মাছ, হাঁস, গরুর মাংস সব খড়ির চুলায় রান্না করা। যদি নিজের পছন্দের কিছু খেতে চান, তাহলে তাঁদের বলুন অথবা তাদেরকে কিনে দিলে তারা রান্না করে দিতে পারবে। আর প্রায় সব থাকার হোটেলে বারবিকিউর চুলা থাকে, হোটেলের বয়দের সহায়তায় অথবা আপনি নিজেই বানিয়ে নিতে পারেন বিভিন্ন মাছ বা মুরগির বারবিকিউ। মাছের জন্য হোটেল সোহেলের পাশে ২টি আড়ত আছে। নীল দিগন্ত পর্যটন কেন্দ্র বান্দরবান জেলা থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে থানচি উপজেলার জীবন নগর এলাকায় অবস্থিত। প্রায় সাড়ে ৩ একর জায়গা নিয়ে পাহাড়ের চূড়ায় গড়ে উঠেছে এই পর্যটন কেন্দ্রটি। নীলগিরি থেকে নীল দিগন্ত পর্যটন কেন্দ্রটি মাত্র ৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। দৃষ্টিনন্দন প্রবেশদ্বার দিয়ে প্রবেশ করলে একে একে ভিউ পয়েন্ট, গোলঘর ও ক্যান্টিন পাবেন। ভিউ পয়েন্ট থেকে কেওক্রাডং ও তাজিংডং পর্বত দেখা যায়। প্রথমে বান্দরবান আসতে হবে। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্নভাবে বান্দরবান আসা যায়। বাসযোগে সরাসরি আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বাস, ট্রেন, বিমান পছন্দসই যেকোন মাধ্যম বেছে নেওয়া যাবে। ঢাকা টু বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এসি ও ননএসি জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। অথবা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল বা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকায় বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে প্রাইভেট কারে ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে উপরে নিয়মে বান্দরবান যেতে হবে। বাংলাদেশ বিমান, জিএমজি এয়ার লাইনস, ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। আকাশপথে চট্রগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। ; বান্দরবান থেকে নীল দিগন্ত বান্দরবান থেকে নীল দিগন্ত যেতে জীপ/চান্দের গাড়ি/মহেন্দ্র/সিএনজি অথবা লোকাল বাস পারবেন। সবচেয়ে ভালো হয় রিজার্ভ গাড়ি নিয়ে গেলে। এতে সহজেই আপনি আশেপাশের আরও কিছু জায়গা ভালভাবে ঘুরে দেখতে পারবেন। বান্দরবান জীপ স্টেশন থেকে ৩০০০ থেকে ৫০০০ টাকা ভাড়ায় যাওয়া আসার গাড়ি পাওয়া যায়। চাঁন্দের গাড়ি গুলোতে সাধারণত ১২-১৪ জন যাওয়া যায়, ল্যান্ডক্রুজার টাইপ জীপ গুলোতে বসা যায় ৭ থেকে ৮ জন, আর ছোট জীপ গুলোতে ৪-৫ জন বসা যায়। নীল দিগন্ত যাবার পথেই নীলগিরি, মিলনছড়ি ভিউ পয়েন্ট, শৈল প্রপাত ঝর্ণা, সাইরু হিল রিসোর্ট ও চিম্বুক পর্যটন কেন্দ্র পার হয়ে যেতে হবে। নীলদিগন্তে থাকার ব্যবস্থা নেই। পাঁচ কিলোমিটার দূরের নীলগিরিতি থাকা যাবে অথবা শহরে ফিরে আসতে হবে। বান্দরবানে থাকার জন্যে বেশ কিছু হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজ রয়েছে। বান্দরবান শহর ও তার আশেপাশেই হোটেল ও রিসোর্ট গুলোর অবস্থান। বান্দরবান থাকার জন্যে যে সকল হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে তার মধ্যে: * হোটেল হিল ভিউ: বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর পাশেই। ভাড়া ৮০০ থেকে ২৫০০ টাকা। * হোটেল হিলটন: বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর কাছেই। ভাড়া ৮০০ থেকে ৩০০০ টাকা। * হোটেল প্লাজা: বাস স্ট্যান্ড থেকে ৫মিনিট হাঁটা দূরত্বে। ভাড়া ৬০০ থেকে ৩০০০ টাকা। * রিভার ভিউ: শহরের সাঙ্গু নদীর তীর ঘেষে হোটেলটির অবস্থান। ভাড়া ৬০০ থেকে ২০০০ টাকা। * পর্যটন মোটেল: পাহাড় ও লেকের পাশেই অবস্থিত। শহর থেকে ৪ কি:মি: দুরে মেঘলায় অবস্থিত। ভাড়া ১২০০ থেকে ২৫০০ টাকা। নীলদিগন্তে খাওয়ার জন্যে একটা ক্যান্টিন আছে। বান্দরবান শহরে খাওয়ার জন্যে রয়েছে বেশি কিছু রেস্তোরা, তার মধ্যে তাজিং ডং ক্যাফে, মেঘদূত ক্যাফে, ফুড প্লেস রেস্তোরাঁ, রুপসী বাংলা রেস্তোরাঁ, রী সং সং, কলাপাতা রেস্তোরাঁ ইত্যাদি। নীলগিরি যাওয়ার জন্যে প্রথমে বান্দরবান আসতে হবে। ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দারবানের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। এসব বাসের ভাড়া জনপ্রতি যথাক্রমে নন এসি ৫৫০ টাকা ও এসি ৯৫০-১৫০০ টাকা। ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান যেতে ৮-১০ ঘণ্টা সময় লাগে। ট্রেনে যেতে চাইলে ঢাকা থেকে চট্রগ্রামগামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর গোধূলি এইসব ট্রেনে করে চট্রগ্রাম যাওয়া যায়। শ্রেণীভেদে ভাড়া ৩৫০ থেকে ১২০০টাকা। এছাড়া ঢাকা থেকে আকাশপথে সরাসরি চট্রগ্রাম আসা যায়। চট্টগ্রামের বদ্দারহাট থেকে পুবালি ও পূর্বানী নামের দুটি বাস বান্দারবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ দুটি বাসে জনপ্রতি ২২০ টাকা ভাড়া লাগে। চট্রগ্রামের ধামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ২০০-৩০০ টাকা ভাড়ায় বাসে করে বান্দরবান আসা যায়। বান্দরবান থেকে নীলগিরি যাওয়া যাবে জীপ/চান্দের গাড়ি/মহেন্দ্র/সিএনজি অথবা লোকাল বাস দিয়ে। সবচেয়ে ভালো হয় রিজার্ভ গাড়ি নিয়ে গেলে। এতে করে আশেপাশের আরও কিছু জায়গায় ঘুরে দেখা যাবে। যদি দিনে গিয়ে দিনে ফিরে হয় তাহলে বান্দরবান জীপ স্টেশন থেকে বিভিন্ন গাড়ি অনুযায়ী ৩০০০-৫০০০ টাকা ভাড়ায় যাওয়া আসা সহ গাড়ি ঠিক করে নিতে হবে। চাঁন্দের গাড়ি গুলোতে ১২-১৪ জন যাওয়া যাবে, ল্যান্ডক্রুজার টাইপ জীপ গুলোতে ৭-৮ জন যাওয়া যাবে, ছোট জীপ আছে সেগুলোতে ৪-৫ জন থেকে আর সিএনজিতে ৩-৪ জন বসা যায়। রাস্তায় কোন সমস্যা না থাকলে যেতে সময় লাগবে দুই থেকে সাড়ে দুই ঘণ্টার মত। নীলগিরিতে যদি মেঘের দেখতে হলে খুব ভোরে রওনা দিতে হবে যযাতে সকাল ৭-৮ টার ভিতর নীলগিরি থাকা যায়। সদস্য সংখ্যা কম হলে কিংবা কম খরচে যেতে চাইলে লোকাল বাসে যাওয়া যায়, তবে এতে সময় লাগবে বেশি। থানচি বাস স্ট্যান্ড থেকে ১ ঘণ্টা পর পর থানচির উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায়, ভাড়া ১২০ টাকা। নীলগিরি যাওয়ার পথে নিরাপত্তা জনিত কারণে সেনা চেকপোষ্টে পর্যটকদের নাম ও ঠিকানা লিপিবদ্ধ করতে হয়। সাধারণত বিকেল ৫ টার পর থেকে নীলগিরির উদ্দেশ্যে আর কোন গাড়িকে যেতে দেয়া হয় না। তাই ভ্রমণের পূর্বে সময়ের দিকে খেয়াল রাখুন। নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্রে যাবার জন্যে পর্যটকদের কাছ থেকে টিকেট বাবদ জনপ্রতি ৫০ টাকা এবং গাড়ির জন্য আলাদা ৩০০ পার্কিং ফি নেয়া হয়। নীলগিরি যাবার পথেই মিলনছড়ি ভিউ পয়েন্ট, শৈল প্রপাত ঝর্ণা, সাইরু হিল রিসোর্ট ও চিম্বুক পর্যটন কেন্দ্র পার হয়ে যেতে হবে। রিজার্ভ গাড়ি নিলে এই স্পট গুলোতে নেমে কিছু সময় অতিবাহিত করা যাবে। গাড়ি ঠিক করার সময় আগে থেকেই বলে রাখতে হবে। তবে সবচেয়ে ভালো হয় সকালে সরাসরি নীলগিরি চলে গেলে তাহলে মেঘের দেখা মিলবে। ফিরে আসার সময় চিম্বুক পাহাড়ে কিছু সময়, তারপর শৈলপ্রপাত ঝর্ণাতে কিছু সময় কাটানো যাবে। আর যাবার পথেই মিলনছড়ি ভিউ পয়েন্টে চেকপোস্টে নামতে হবে তখন সেখান থেকে চারপাশের সুন্দর দৃশ্য দেখতে। এসব ব্যক্তি পছন্দের উপর নির্ভর করবে কে কোনটা আগে দেখবে। নীলগিরিতে সেনবাহিনী নিয়ন্ত্রিত কটেজে থাকার ব্যবস্থা আছে। ছয়টি কটেজে থাকার জন্যে রুম প্রতি ভাড়া পরবে ৪,০০০-১০,০০০টাকা। তবে নীলগিরি রিসোর্টে থাকতে চাইলে আগে থেকেই বুকিং দিতে হবে এবং বুকিং দিতে সেনাবাহিনীর অফিসার পর্যায়ে পরিচিত কর্মকর্তার রেফারেন্স লাগবে। এই রিসোর্ট সবার কাছেই আকর্ষনীয় হওয়ায় সাধারণত মাস খানেক আগে বুকিং না দিলে রুম পাওয়া যায় না বিশেষ করে ছুটির দিন গুলোতে। এছাড়া বেশীরভাগ পর্যটক বান্দরবান থেকে নীলগিরি দিনে গিয়ে দিনেই বান্দরবান ফিরে আসেন। বান্দরবানে থাকার জন্যে বেশ কিছু হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজ রয়েছে। বান্দরবান শহর ও তার আশেপাশেই হোটেল ও রিসোর্ট গুলোর অবস্থান। বান্দরবান থাকার জন্যে যে সকল হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে তার মধ্যে: * হোটেল হিল ভিউ: বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর পাশেই। ভাড়া ৮০০ থেকে ২৫০০ টাকা। * হোটেল হিলটন: বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর কাছেই। ভাড়া ৮০০ থেকে ৩০০০ টাকা। * হোটেল প্লাজা: বাস স্ট্যান্ড থেকে ৫মিনিট হাঁটা দূরত্বে। ভাড়া ৬০০ থেকে ৩০০০ টাকা। * রিভার ভিউ: শহরের সাঙ্গু নদীর তীর ঘেষে হোটেলটির অবস্থান। ভাড়া ৬০০ থেকে ২০০০ টাকা। * পর্যটন মোটেল: পাহাড় ও লেকের পাশেই অবস্থিত। শহর থেকে ৪ কি:মি: দুরে মেঘলায় অবস্থিত। ভাড়া ১২০০ থেকে ২৫০০ টাকা। নীলগিরিতে একটি রেস্তোরাঁ আছে। তবে সেখানে খেতে হলে আগে থেকে অর্ডার করে রাখতে হবে। অথবা ফিরে এসে বান্দরবান শহরে খেয়ে নিতে হবে। যাবার সময় কিছু শুকনো খাবার সাথে নিয়ে নিতে পারেন। বান্দরবান শহরে খাওয়ার জন্যে রয়েছে বেশি কিছু রেস্তোরা, তার মধ্যে তাজিং ডং ক্যাফে, মেঘদূত ক্যাফে, ফুড প্লেস রেস্তোরাঁ, রুপসী বাংলা রেস্তোরাঁ, রী সং সং, কলাপাতা রেস্তোরাঁ ইত্যাদি। দেশের যেকোন স্থান হতে নীলফামারী জেলায় সরাসরি আসতে হলে স্থল এবং আকাশপথে আসা যায়; কেবলমাত্র জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। নীলফামারী জেলায় সড়ক, রেল ও বিমান যোগাযোগ রয়েছে দেশের বিভিন্ন অংশের সাথে; কেবল নাব্যতার সমস্যা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে নীলফামারী জেলার দূরত্ব ৩৬১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে নীলফামারী রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫১০ কিলোমিটার। জেলাটি বিভাগীয় শহর রংপুর হতে ৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে নীলফামারী আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহন কোম্পানির গাড়ি ঢাকা-নীলফামারী রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। নীলফামারী জেলা সদরের সাথে সকল উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও জেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * শ্যামলী পরিবহন, ঢাকা ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী) এবং নীলফামারী মোবাইল: ০১৭১৭-২৯২ ১২৫, ০১৭৩৪-১৩৬ ৬০৪ (সৈয়দপুর); * হক পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭৩০-০৬০ ০৪৪; * বিআরটিসি, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭১৩-৭৭৪ ৭১১; * তুহিন পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৮১৮-৬৩৬ ৯৪১ (সৈয়দপুর); * এস. এ. পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭১৮-৪১৩ ১৪৩ (সৈয়দপুর); * দ্রুতি পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭২৯-৫৯৯ ১১৩ (সৈয়দপুর); * গ্রীন লাইন পরিবহন, নীলফামারী ০১৭৩০-০৬০ ০৩১ (সৈয়দপুর) এবং রংপুর ☎ ০৫২১-৬৬৬৭, মোবাইল: ০১৭১২২২৯৪৯৪; * আগমনী পরিবহন, রংপুর ☎ ০৫২১-৬৩৩১৩, মোবাইল: ০১৭১২-০৯২ ১২৩। নীলফামারী জেলার সৈয়দপুরে একটি বিমানবন্দর থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায়: তবে এটি অভ্যন্তরীন বিমানবন্দর হওয়ায় কেবল ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে। পুরো রংপুর বিভাগেরই একমাত্র বিমানবন্দর এটি, যার মাধ্যমে এই অঞ্চলের যেকোনো স্থানের সাথে দেশের অন্যান্য স্থানের আকাশ যোগাযোগ ব্যবস্থা বজায় রয়েছে। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; এতে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। বিমানটির সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। তিস্তা ব্যারেজ ও সেচ প্রকল্প]] পর্যটকদের নীলাচলের রূপ অবলোকন করার সুবিধার জন্য এখানে রয়েছে কয়েকটি বিশ্রামাগার ও রিসোর্ট। নীলাচলে পর্যটকরা সাধারণত সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত থাকতে পারেন। পরবর্তীতে শুধুমাত্র যারা রিসোর্টে রাত্রি যাপন করেন তাদেরই থাকার অনুমতি মিলে। মেঘের দেখা পেতে চান তবে খুব সকালে যেতে হবে নীলাচল। ঢাকা থেকে সরাসরি বাসে করে বান্দরবান যাওয়া যায়। ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে শ্যামলি, সৌদিয়া, এস. আলম, ইউনিক, সেন্ট মার্টিন পরিবহন ও হানিফ ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দারবানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া যথাক্রমে নন এসি ৫৫০ টাকা ও এসি ৯৫০ টাকা। রাত ৯-১০টায় রওনা দিলে সকাল ৭টার মধ্যে পৌঁছানো যাবে বান্দরবান। এছাড়া ট্রেন বা এয়ারে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম গিয়ে সেখান থেকে বান্দরবান যাওয়া যাবে। চট্টগ্রামের বদ্দারহাট থেকে পুবালি ও পূর্বানী নামের দুটি বাস বান্দারবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ দুটি বাসে জনপ্রতি ২২০ টাকা ভাড়া লাগে। বান্দরবান শহর থেকে নীলাচল যাওয়ার জন্য সিএনজি, চাঁদের গাড়ি ও জীপ পাওয়া যায়। নীলাচলে অবস্থানের সময় অনুযায়ী অটো রিকশায় যাওয়া আসার জন্য ভাড়া লাগে ৫০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা আর, জীপ ৮০০-১২০০ টাকা আর চাঁদের গাড়ি ভাড়া করতে ১০০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা লাগে। নীলাচলে থাকতে চাইলে নীলাচল স্কেপ রিসোর্টের তিনটি কটেজে থাকা যাবে। প্রতিটি কটেজে দুইটি করে রুম আছে, প্রতি রুমের ভাড়া পড়বে ৩০০০ টাকা। নীলাচলে থাকতে চাইলে আগে থেকেই যোগাযোগ করে বুকিং দিয়ে রাখা ভালো। এছাড়া নীলাচল বান্দরবান শহরের কাছে বলেই বান্দরবান শহরের হোটেল ও রিসোর্ট গুলোতে থাকা যাবে। বান্দরবান থাকার জন্যে যে সকল হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে তার মধ্যে: হোটেল হিল ভিউ বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর পাশেই। ভাড়া ১২০০ থেকে ২৫০০ টাকা। হোটেল হিলটন বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর কাছেই। ভাড়া ১২০০ থেকে ৩০০০ টাকা। হোটেল প্লাজা বাস স্ট্যান্ড থেকে ৫মিনিট হাঁটা দূরত্বে। ভাড়া ১০০০ থেকে ৩০০০ টাকা। রিভার ভিউ শহরের সাঙ্গু নদীর তীর ঘেষে হোটেলটির অবস্থান। ভাড়া ১০০০ থেকে ২০০০ টাকা। পর্যটন মোটেল পাহাড় ও লেকের পাশেই অবস্থিত। শহর থেকে ৪ কি:মি: দুরে মেঘলায় অবস্থিত। ভাড়া ১২০০ থেকে ২৫০০ টাকা। নীলাচল স্কেপ রিসোর্টে রাত্রি যাপন করলে কর্তৃপক্ষ খাবারের ব্যবস্থা করে। ফরেস্ট হিল নামে শুধুমাত্র একটি রেস্তোরাঁ রয়েছে, এছাড়া খাবারের তেমন ভাল ব্যবস্থা নেই। বান্দরবান শহরে খাওয়ার জন্যে রয়েছে বেশি কিছু রেস্তোরা, তার মধ্যে তাজিং ডং ক্যাফে, মেঘদূত ক্যাফে, ফুড প্লেস রেস্তোরাঁ, রুপসী বাংলা রেস্তোরাঁ, রী সং সং, কলাপাতা রেস্তোরাঁ ইত্যাদি। পুরান ঢাকা থেকে যাবার জন্যে গুলিস্তান থেকে কাপাসিয়াগামী ঢাকা পরিবহনের বাস এবং প্রভাতী বনশ্রীর বরমীগামী বাসে উঠতে হবে। মহাখালী থেকে ময়মনসিংহ/ নেত্রকোনাগামী যেকোন বাসেই আসা যায় তবে এখানে উল্লেখ্য যে, ময়মসিংহের বাস ও প্রভাতী বনশ্রী পরিবহনের বাসগুলো গাজীপুর চৌরাস্তায় অনেকক্ষন দেরি করে কিন্তু সম্রাট লাইন বা রাজদূত বা ডাউন টাউন বা ঢাকা পরিবহনের বাসগুলো যাত্রি নামিয়ে দ্রুত চলে যায়। বাস থেকে হোতাপাড়া নামতে হবে (গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে হোতাপাড়া বাজার)। হোতাপারা থেকে সিএনজি বা লেগুনা বা যান্ত্রিক রিক্সায় নুহাস পল্লীতে যাওয়া যায়। এপ্রিল থেকে নভেম্বর পর্যন্ত নুহাশ পল্লী সকল দর্শনার্থীদের জন্য প্রতিদিন খোলা থাকে। ১২ বছরের উপরে জনপ্রতি টিকেট লাগবে ২০০ টাকা। উল্লেখ্য হুমায়ূন আহমেদের কবর জিয়ারত করতে হলে কোন প্রবেশ মূল্য লাগেনা। কবর জিয়ারতের জন্য মূল ফটকের বাইরে বাম দিয়ে সমাধির জন্য আলাদা আরেকটি ফটক আছে যে কেউ সেই ফটক দিয়ে ঢুকে কবর জিয়ারত করতে পারবেন। নভেম্বর থেকে মার্চ মূলত পিকনিকের জন্য ভাড়া দেয়া হয়। প্রতিদিন পিকনিকের জন্য ১টি গ্রুপে সর্বোচ্চ ৩০০ জন আসতে পারবে। পিকনিকের জন্য ভাড়া ৬০ হাজার টাকা (সরকারি ছুটির দিনে) এবং অন্যদিন ৫০ হাজার টাকা। তবে পিকনিকের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ভাড়া ৫০ হাজার টাকা (সরকারি ছুটির দিনে) এবং অন্যদিনগুলোতে ভাড়ার ৪০ হাজার টাকা। ৪০ বিঘা জমির উপর স্থাপিত নুহাশপল্লীর মূল ফটক পেরোলেই চোখে পড়বে সবুজ ঘাসের গালিচা। নুহাশপল্লীর উদ্যানের পূর্বদিকের খেজুর বাগানের পাশে ‘বৃষ্টিবিলাস’ নামে একটি অত্যাধুনিক ঘর রয়েছে। এর ছাদ টিনের তৈরি। মূলত বৃষ্টির শব্দ শুনতেই এতো আয়োজন। একটু ভেতরে রয়েছে আরেকটি বাংলো, যার নাম ‘ভূতবিলাস’। দুই কক্ষের আধুনিক বাংলোটির পেছনে রয়েছে ছোট পুকুর। যার চারিদিক সুন্দর ঘাসে মোড়া ঢাল দিয়ে ঘেরা, এই ঢালের চারিদিকে রয়েছে গাছ-গাছালি। ভূতবিলাসের পাশ দিয়ে একটি নড়বড়ে কাঠের সাঁকো রয়েছে। এর ওপর দিয়ে হেঁটে পুকুরের মাঝখানের ছোট্ট এক টুকরো দ্বীপাকারের ভূখণ্ডে যাওয়া যায়। ‘নুহাশ পল্লীতে রয়েছে প্রায় ২৫০ প্রজাতির গাছ, ঔষধি গাছের বাগান, হুমায়ুন আহমেদের কটেজ, ট্রিহাউজ, দাবা খেলার এবং নামাজপড়ার কক্ষ, ডিম্বাকৃতির সুইমিংপুল, কাদামাটি ও টিন দিয়ে তৈরি করা শুটিং স্টুডিও। রয়েছে মৎস্যকন্যার মূর্তিসহ একটি পানির রিজার্ভার। এটির পাশে একটি রাক্ষসের মূর্তিও আছে। এছাড়া আছে কনক্রিট দিয়ে তৈরি ডাইনোসারের মূর্তি, প্রাচীন আদলে নির্মিত কিন্তু আধুনিক ঘাট সমৃদ্ধ দিঘাল দীঘি ও লেকের মাঝে বসার জন্য ছোট একটি দ্বীপ। তাছাড়া শালবন, অর্কিড বাগান সহ দেখতে পারবেন আরও তিনটি বাংলো। নুহাশ পল্লীতে থাকার ব্যবস্থা নাই। ঢাকা থেকে সকালে গিয়ে বিকেলে ফিরে আসা যায়। ঢাকার বাইরে থেকে আসলে গাজিপুর চৌরাস্তা এসে যেকোন হোটেলে থাকতে পারেন। এখানে বিশ্রাম নেবার জন্যে বৃষ্টিবিলাস নামে বাংলো রয়েছে এবং দিনেরভাগে সময় কাটানোর জন্যে ভূত বিলাস নামে বাংলো রয়েছে ভাড়া ৩০০০ থেকে ৫০০০। নুহাশ পল্লীর ভিতরে খাবারের ভাল ব্যবস্থা নাই, সাথে করে খাবার নিয়ে যাওয়াই ভাল। ভিতরে ব্যক্তি উদ্যোগে এক মেনুর খাবার (ভাত+মুরগী+ভর্তা/সবজী) পাওয়া যায় ১২০-১৫০ টাকা। পিকনিকের ক্ষেত্রে নেপাল হিমালয় অধ্যুষিত একটি দক্ষিণ এশীয় দেশ যার সাথে উত্তরে চীন এবং দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমে ভারতের সীমান্ত রয়েছে। এর শতকরা ৮১ ভাগ জনগণই হিন্দু ধর্মের অনুসারী। বেশ ছোট আয়তনের একটি দেশ হওয়া সত্ত্বেও নেপালের ভূমিরূপ অত্যন্ত বিচিত্র। আর্দ্র আবহাওয়া বিশিষ্ট অঞ্চল, তরাই থেকে শুরু করে সুবিশাল হিমালয়; সর্বত্রই এই বৈচিত্র্যের পরিচয় পাওয়া যায়। নেপাল এবং চীনের সীমান্ত জুড়ে যে অঞ্চল সেখানে পৃথিবীর সর্বোচ্চ ১০ টি পর্বতের ৮ টিই অবস্থিত। এখানেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট অবস্থিত। এছাড়া এটি বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান। নেপালকে সরকারিভাবে ১৪টি প্রশাসনিক অঞ্চল এবং ৫টি উন্নয়নশীল অঞ্চলে বিভক্ত, তবে ভ্রমণকারীদের জন্য নিচের ধারণাগত বিভাজন সুবিধাজনক হবে (দেশটির ভূমির উচ্চতার উপর ভিত্তি করে)। উত্তর থেকে দক্ষিণে: | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=ভক্তপুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=বিরাটনগর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=জনকপুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=নামচি বাজার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=পাটান অন্য=ললিতপুর ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=পোখরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বীরগঞ্জ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= নাইজেরিয়া, ঘানা, জিম্বাবুয়ে, সোয়াজিল্যান্ড, ক্যামেরুন, সোমালিয়া, লাইবেরিয়া, ইথিওপিয়া, ইরাক, ফিলিস্তিন ও আফগানিস্তানের নাগরিকদের আগমনের পূর্বে 'ভিসা' নেয়া প্রয়োজন। কাঠমান্ডু বিমানবন্দর এবং মনোনীত সীমান্তের পোস্টে অনেক দেশের নাগরিকদের আগমনের জন্য পর্যটক ভিসা পাওয়া যায় (নিচে দেখুন যার খরচ: * ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, কাঠমান্ডু * কোদারী, সিন্ধুপালচোক (উত্তর সীমান্ত) নেপালের চালকসহ গাড়ি ভাড়া করা বেশ সহজ; যাইহোক, যুক্তিসঙ্গত ভাড়া ঠিক করতে আপনাকে দরাদরি করতে হবে। যদি আপনি গ্রীষ্মে আসেন, তবে শীতাতপসহ গাড়ি নেয়া সুবিধাজনক। নেপালে চালক ছাড়া গাড়ি ভাড়া প্রায় নজিরহীন, যেমন ভারতে একটি গাড়ি ভাড়া করে এবং সেটি সীমানা পার করে নেয়া যায়। নোয়াখালী জেলায় সাধারনত সড়ক পথেই ভ্রমণ করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে নোয়াখালীর উদ্দেশ্য যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলোর মধ্যে সেবা, হিমাচল, হিমালয় (আল-বারাকা একুশে এক্সপ্রেস অন্যতম। নোয়াখালীতে বিমানবন্দর এর জায়গা থাকলেও বর্তমানে তা বন্ধ থাকায় সরাসরি আকাশপথে যোগাযোগ এর সুযোগ নেই। নোয়াখালী জেলা জামে মসজিদ মাইজদী নোয়াখালী কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার মাইজদী মাইজদী কোর্ট বিল্ডিং দীঘি মাইজদী বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর সোনাইমুড়ী এয়াকুব আলী ব্যাপারী জামে মসজিদ বিনোদপুর,সোনাপুর দেখুন| নাম=জেলা সদর অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=নোয়াখালী সার্কিট হাউস অক্ষাংশ=স্থানাঙ্ক: ২২°৪৯′৪৮″ উত্তর ৯১°৬′০″ পূর্বস্থানাঙ্ক: ২২°৪৯′৪৮″ উত্তর ৯১°৬′০″ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=জেলা শহর মাইজদীতে এসে রিক্সা ও সিএনজি কিংবা অটোরিক্সাযোগে সাকিট হাউস যাাওয়া যাবে ফোন=+৮৮০৩২১-৬২১৫১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=জেলা শহর মাইজদী ন্যাচারাল পার্ক বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্তর্গত বান্দরবান জেলায় অবস্থিত। বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ছয় কিলোমিটার আগে ন্যাচারাল পার্কের অবস্থান। প্রায় ১০০ একর পাহাড়ি টিলায় এই সুন্দর স্পটটি ওসমান গণি নামীয় একজন প্রকৃতিপ্রেমী নিজ উদ্যোগে তৈরি করেছেন। ফলের বাগান, ফুলের বাগান, চা বাগান, কফি বাগান, আম বাগান ছাড়াও পেঁপে, পেয়ারা, কলা, আমলকী, হরিতকি, বহেরা, পাইন্যাগুলা ছাড়াও অনেক ধরনের বাগান রয়েছে। পাহাড়ি টিলা কেটে পথ তৈরি করা হয়েছে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে। গাছগাছালির ছায়ায় ঢাকা সরুপথগুলো। গাছের নিচে পর্যটকদের জন্য বিশ্রামের ব্যবস্থাটিতেও রয়েছে রুচিবোধের ছোঁয়া। গাছের গুঁড়ি কেটে কোন কারুকাজ ছাড়াই বেঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। কোথাওবা বাঁশের মাচায় বৃত্তাকার শনের ছাউনি। অপূর্ব নৈসর্গিক দৃশ্য বিদ্যমান। হঠাৎ বৃষ্টির অবিরল ধারাপাতে এ গহীন অরণ্যটিকে মনে হবে যেন এক রহস্যপুরীতে ঘেরা এলাকা। পার্কের সাথেই রয়েছে ছোট্ট চিড়িয়াখানা। বানর, বনমোরগ, খরগোশ, রাজহাঁস, টিয়া, ময়ূরের মতো পুচ্ছধারী এক ধরনের মোরগসহ নানা ধরনের পশু-পাখী। আরণ্যক সুর, জোনাকির ক্ষীণ আলো, বর্ষার পানিতে ব্যাঙের ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ডাক শুনতে মন্দ লাগবে না। বান্দরবান শহর থেকে জিপ, চান্দেরগাড়ি কিংবা অটোরিক্সায় ১০ মিনিটেই যাওয়া সম্ভব। বান্দরবানে পর্যটন কর্পোরেশনের মেঘলা হোটেল রয়েছে। বুকিংয়ের জন্য ফোন|+৮৮০৩৬১-৬২৭৪১ ফোন|+৮৮০৩৬১-৬২৭৪২}}। বান্দরবান বাজারে অবস্থিত হোটেল ফোর স্টার ফোন|+৮৮০৩৬১-৬৩৫৬৬ ফোন|+৮৮০১৮১৩২৭৮৭৩১ ফোন|+৮৮০১৫৫৩৪২১০৮৯}}। সড়ক পথে ঢাকা হতে পঞ্চগড়ের দূরত্ব ৪৯৪ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে পঞ্চগড় রেল স্টেশনের দূরত্ব ৬৮০ কিলোমিটার। * নাবিল পরিবহন ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট ৯০০৭০৩৬, ৮০১২১৩৬ (গাবতলী); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী)। * ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। কমলাপুর থেকে রাত ১২ টায় ছেড়ে পঞ্চগড় পৌঁছায় সকাল ৯ টায়। যাত্রাপথে থামে: ঠাকুরগাঁও, পার্বতীপুর, দিনাজপুর এছাড়াও কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন দিনাজপুরে ও শান্তাহারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। শান্তাহার থেকে একটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * লোকাল ট্রেন পঞ্চগড় পৌছে রাত ১২টায় এবং পঞ্চগড় ছাড়ে সকাল ৮ টায়। পার্বতীপুর থেকে দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * একতা শাটল ট্রেন পঞ্চগড় হতে ছাড়ে রত ৮ টায় এবং পার্বতীপুর পৌঁছে রাত ১০ টা ৫৫ মিনিটে; * দ্রুতযান শাটল ট্রেন পার্বতীপুর হতে ছাড়ে রাত ৩টা ৩০ মিনিটে এবং পঞ্চগড় পৌঁছে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; পঞ্চগড়ে বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে পঞ্চগড়ে আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * শহীদ ফারুক আহাম্মাদ স্মৃতিস্তম্ভ ধাক্কামারা; ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় কিছু হোটেল হলোঃ * মৌচাক হোটেলে, সিনেমা হল রোড, পঞ্চগড়; * গাউসিয়া হোটেল, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়; * নুরজাহান হোটেল, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান পঞ্চগড়ে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেল ও আবাসন রয়েছে - * সার্কিট হাউজ, মিঠাপুকুর, পঞ্চগড়; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো; * ডিসি কটেজ, অফিসার্স কোয়ার্টার চত্ত্বর, পঞ্চগড়; * সেন্ট্রাল গেষ্ট হাউস, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, মোবাইল ০১১৯০-৭১৬ ০২৭; * হোটেল মৌচাক, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, মোবাইল +৮৮০১৭৩৭-৩৪৮ ০৬৬; * হোটেল প্রিতম, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, ☎ ০০৫৬৮-৬১৫৪৫; * হোটেল রাজনগর, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, ☎ ০৫৬৮-৬২৪৬৮, মোবাইল +৮৮০১৭১৫-২১৯ ৩৭৩; * হোটেল অভিনন্দন, বিডিআর ক্যাম্প সংলগ্ন ধাক্কামারা, পঞ্চগড়; * হোটেল এইচ কে প্যালেস, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, ☎ ০৫৬৮-৬১২৩৯, মোবাইল +৮৮০১৭৫২-২৪৩ ০৪৮। * সিভিল সার্জন, পঞ্চগড় ৮৮০১৮১৮-০৩১ ৩৮৬; * উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা, পঞ্চগড় সদর, পঞ্চগড়: ☎ ০৫৬৮-৬১২৫৫, মোবাইল ৮৮০১৭১৫-৩৫৯ ৭৯২; * জেলা প্রশাসক, পঞ্চগড়: ☎ ০৫৬৮-৬১২০০, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-২০০ ৮০৩; সড়ক পথে ঢাকা হতে পঞ্চগড়ের দূরত্ব ৪৯৪ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে পঞ্চগড় রেল স্টেশনের দূরত্ব ৬৮০ কিলোমিটার। * নাবিল পরিবহন ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট ৯০০৭০৩৬, ৮০১২১৩৬ (গাবতলী); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী)। * ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১,০০০ রেগুলার) ও ১৬০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৬৫০ হতে ৮০০/-। শান্তাহার থেকে একটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলো: * লোকাল ট্রেন পঞ্চগড় পৌছে রাত ১২টায় এবং পঞ্চগড় ছাড়ে সকাল ৮ টায়। পার্বতীপুর থেকে দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলো: * একতা শাটল ট্রেন পঞ্চগড় হতে ছাড়ে রত ৮ টায় এবং পার্বতীপুর পৌঁছে রাত ১০ টা ৫৫ মিনিটে; * দ্রুতযান শাটল ট্রেন পার্বতীপুর হতে ছাড়ে রাত ৩টা ৩০ মিনিটে এবং পঞ্চগড় পৌঁছে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; পঞ্চগড়ে বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে পঞ্চগড়ে আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলো: * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * বার আউলিয়া মাজার আটোয়ারী উপজেলা; * মির্জাপুর শাহী মসজিদ আটোয়ারী উপজেলা; * মহারাজার দিঘি পঞ্চগড় সদর; * ভিতরগড় দুর্গনগরী পঞ্চগড় সদর; * বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর তেঁতুলিয়া উপজেলা; * গোলকধাম মন্দির দেবীগঞ্জ উপজেলা; * বোদেশ্বরী মহাপীঠ মন্দির বোদা উপজেলা; * রকস্ মিউজিয়াম পঞ্চগড় শহর; * তেঁতুলিয়ার পিকনিক কর্ণার তেঁতুলিয়া উপজেলা; * ডাহুক বনভোজন কেন্দ্র তেঁতুলিয়া উপজেলা; * রৌশনপুর আনন্দধারা ও চা-বাগান তেঁতুলিয়া উপজেলা; * ভদ্রেশ্বর মন্দির তেঁতুলিয়া উপজেলা; * মির্জাপুরের ইমামবাড়া আটোয়ারী উপজেলা; * চীন বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু দেবীগঞ্জ উপজেলা; * চন্দ্রিমা উদ্যান দেবীগঞ্জ উপজেলা; * পঞ্চগড় ফরেস্ট পঞ্চগড় সদর। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় কিছু হোটেল হলোঃ * মৌচাক হোটেলে, সিনেমা হল রোড, পঞ্চগড়; * গাউসিয়া হোটেল, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়; * নুরজাহান হোটেল, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান পঞ্চগড়ে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেল ও আবাসন রয়েছে - * সার্কিট হাউজ, মিঠাপুকুর, পঞ্চগড়; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো; * ডিসি কটেজ, অফিসার্স কোয়ার্টার চত্ত্বর, পঞ্চগড়; * সেন্ট্রাল গেষ্ট হাউস, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, মোবাইল ০১১৯০-৭১৬ ০২৭; * হোটেল মৌচাক, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, মোবাইল +৮৮০১৭৩৭-৩৪৮ ০৬৬; * হোটেল প্রিতম, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, ☎ ০০৫৬৮-৬১৫৪৫; * হোটেল রাজনগর, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, ☎ ০৫৬৮-৬২৪৬৮, মোবাইল +৮৮০১৭১৫-২১৯ ৩৭৩; * হোটেল অভিনন্দন, বিডিআর ক্যাম্প সংলগ্ন ধাক্কামারা, পঞ্চগড়; * হোটেল এইচ কে প্যালেস, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, ☎ ০৫৬৮-৬১২৩৯, মোবাইল +৮৮০১৭৫২-২৪৩ ০৪৮। সড়ক পথে ঢাকা হতে পঞ্চগড়ের দূরত্ব ৪৯৪ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে পঞ্চগড় রেল স্টেশনের দূরত্ব ৬৮০ কিলোমিটার। * নাবিল পরিবহন ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট ৯০০৭০৩৬, ৮০১২১৩৬ (গাবতলী); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী)। * ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। শান্তাহার থেকে একটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * লোকাল ট্রেন পঞ্চগড় পৌছে রাত ১২টায় এবং পঞ্চগড় ছাড়ে সকাল ৮ টায়। পার্বতীপুর থেকে দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * একতা শাটল ট্রেন পঞ্চগড় হতে ছাড়ে রত ৮ টায় এবং পার্বতীপুর পৌঁছে রাত ১০ টা ৫৫ মিনিটে; * দ্রুতযান শাটল ট্রেন পার্বতীপুর হতে ছাড়ে রাত ৩টা ৩০ মিনিটে এবং পঞ্চগড় পৌঁছে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; পঞ্চগড়ে বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে পঞ্চগড়ে আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * শহীদ ফারুক আহাম্মাদ স্মৃতিস্তম্ভ ধাক্কামারা; * শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সকিম উদ্দিনের কবর জগদল হাট; ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় কিছু হোটেল হলোঃ * মৌচাক হোটেলে, সিনেমা হল রোড, পঞ্চগড়; * গাউসিয়া হোটেল, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়; * নুরজাহান হোটেল, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান পঞ্চগড়ে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেল ও আবাসন রয়েছে - * সার্কিট হাউজ, মিঠাপুকুর, পঞ্চগড়; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো; * ডিসি কটেজ, অফিসার্স কোয়ার্টার চত্ত্বর, পঞ্চগড়; * সেন্ট্রাল গেষ্ট হাউস, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, মোবাইল ০১১৯০-৭১৬ ০২৭; * হোটেল মৌচাক, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, মোবাইল +৮৮০১৭৩৭-৩৪৮ ০৬৬; * হোটেল প্রিতম, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, ☎ ০০৫৬৮-৬১৫৪৫; * হোটেল রাজনগর, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, ☎ ০৫৬৮-৬২৪৬৮, মোবাইল +৮৮০১৭১৫-২১৯ ৩৭৩; * হোটেল অভিনন্দন, বিডিআর ক্যাম্প সংলগ্ন ধাক্কামারা, পঞ্চগড়; * হোটেল এইচ কে প্যালেস, পঞ্চগড় বাজার, পঞ্চগড়, ☎ ০৫৬৮-৬১২৩৯, মোবাইল +৮৮০১৭৫২-২৪৩ ০৪৮। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা, পঞ্চগড় সদর, পঞ্চগড়: ☎ ০৫৬৮-৬১২৫৫, মোবাইল ৮৮০১৭১৫-৩৫৯ ৭৯২; ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী পটিয়া উপজেলার জনসংখ্যা ৫,২৮,১২০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,৬৬,১৫৩ জন এবং মহিলা ২,৬১,৯৬৭ জন। এ উপজেলার ৮১% লোক মুসলিম, ১৭% হিন্দু এবং ২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। চট্টগ্রাম নগরীর বটতলী অথবা ষোলশহর রেলস্টেশন থেকে দোহাজারীগামী রেলযোগেও পটিয়া যেতে পারেন। শাহচান্দ আউলিয়া (রহ এর মাজার পটিয়া পৌরসভায় অবস্থিত। পটিয়া বাস স্ট্যান্ড থেকে পায়ে হেঁটে ২০০ মিটার দক্ষিণ পূর্বে গেলে এই মাজারটিতে যাওয়া যায়। বৌদ্ধ তীর্থ চক্রশালা মন্দির পটিয়া সদর থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার পূর্বে এর অবস্থান। বৌদ্ধ যুগে চট্টগ্রামের আদি নাম ছিল চট্টলা। তবে এটি চক্রশালা নামেই পরিচিত। পূর্বে এই স্থানে শুধু একটি মন্দির ছাড়া আর কিছুই ছিলনা। সেই মন্দিরের গায়ে পাথরে খোদাই করে লিখা আছে ফরাতারা স্তুপ-নবতর সংস্কার ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দ''। এই স্থানে তথাগত বুদ্ধ রেঙ্গুন থেকে আসার পথে অবকাশ যাপন করেন এবং তিনি চংক্রমণ করেছিলেন বলেই এই স্থানটিকে চক্রশালা নামে অভিহিত করা হয়। গরিব আলী শাহ এর মাজার শরীফ কোলাগাঁও ইউনিয়নে অবস্থিত। শাহ আমানত সেতু থেকে অটোরিক্সা, জীপ, বাস যোগে মইজ্যার টেক হয়ে কালারপোল বাদামতল নেমে গরীবুল্লাহ শাহ (র মাজার গেইট নেমে পায়ে হেঁটে ৫০ গজ গেলেই মাজার। মুসা খাঁ মসজিদ ১৬৫৮ খ্রিস্টাব্দ, ১০৬৬ হিজরী সালের শাবান মাসে আজিজ খাঁ মাওলানা হুলাইন গ্রামে এ মসজিদ নির্মাণ করেন। ইহা প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত একটি দর্শনীয় স্থান। বুড়া কালী মন্দির ধলঘাট গ্রামে তৎকালীন জমিদার রাজা রাম দত্ত এটি প্রতিষ্ঠা করেছেন। মহিরা ক্ষেত্রপাল চৈত্র সংক্রান্তির সময় এখানে মেলা বসে। দুই’শ বছর পূর্বে এটি প্রতিষ্ঠিত। প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের আবক্ষ মূর্তি বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার পটিয়ার ধলঘাট ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন এবং ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে বীরত্বপূর্ণ অভিযানে অংশ গ্রহণ করে আত্মউৎসর্গ করেন। ধলঘাটে প্রীতিলতার স্মৃতি মণ্ডিত বাসস্থান ও তাঁর আবক্ষমূর্তি অন্যতম দর্শনীয় স্থান। পটিয়ায় থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। পটিয়া পৌরসভা এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ,হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোস ও হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। এছাড়া লোকাল পথেও বরিশাল যাওয়া যায়। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে ঝালকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলো হল এম ভি সুন্দরবন-৫, সুন্দরবন-১, এম ভি সুন্দরবন-৩, সুন্দরবন-২। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২০৪ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব। পটুয়াখালীতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকা থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোস ও হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। এছাড়া লোকাল পথেও বরিশাল হয়ে যাওয়া যায়। পটুয়াখালী বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নদীবন্দর। নদীবন্দরের গুরুত্ব ও জনপ্রিয়তা বিবেচনায় পটুয়াখালী নৌরুটকে ২য় অবস্থানে বা বরিশালের নৌরুটের পরই ধরা হয়। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে পটুয়াখালীর লঞ্চ আছে। এম ভি কুয়াকাটা-১, সুন্দরবন-১৪, এ আর খান-১, পূবালী-১২, কাজল-৭, সুন্দরবন-৯, প্রিন্স আওলাদ-৭ ইত্যাদি লঞ্চ ঢাকা থেকে পটুয়াখালী নৌরুটে চলাচল করে ও নির্মানাধীন রয়েছে বেশ কয়েকটি অত্যাধুনিক বিলাশবহুল নৌযান। এছাড়াও বরিশালগামী লঞ্চে এসে সেখান থেকে লোকাল নৌযানে আসা যায়। * পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র। * শেখ রাসেল শিশু পার্ক। * পটুয়াখালী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল অবস্থিত সমুদ্র সৈকত ও পর্যটনকেন্দ্র। পর্তুগিজ আর্সেনাল বাংলাদেশের চট্টগ্রামে অবস্থিত অন্যতম স্থাপনাবিশেষ। ব্রিটিশ, আরবদের মতো চট্টগ্রামও পর্তুগীজদের অধিকারে ছিল। প্রায় তিনশো বছর আগে তারাও রাজত্ব করে গেছে এখানে। তাদের সেইসব চিহ্ন আজো বিরাজমান। চট্টগ্রামের উঁচু পাহাড়গুলোর একটাতে রয়েছে তার নিদর্শন। এই ভবনটি অবশ্য এখন কলেজ হিসাবে ব্যবহৃত হয় যা ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজ নামে পরিচিত। এটি ১৭০০ শতাব্দীতে পর্তুগিজরা অস্ত্রাগার হিসেবে ব্যবহার করতো। নিচে একটি সুড়ঙ্গপথ ও ট্র্যাপ ডোর রয়েছে। পলাশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের নদিয়া জেলার সদর শহর কৃষ্ণনগরের প্রায় ৫০ কিলোমিটার উত্তরে ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত একটি গ্রাম। ১৭৫৭ সালে এ গ্রামেই বিখ্যাত পলাশীর যুদ্ধ হয়েছিল। বর্তমানে পলাশী একটি গ্রাম পঞ্চায়েত ও বাণিজ্যকেন্দ্র। একটি মতে পলাশী নামটি এসেছে লাল রঙের ফুল পলাশ থেকে। শিয়ালদহ-লালগোলা লাইনে পলাশী নদীয়া জেলার শেষ স্টেশন। কলকাতা বা শিয়ালদহ হতে একাধিক লালগোলা প্যাসেঞ্জার, ভাগিরথী এক্সপ্রেস বা হাজারদুয়ারী এক্সপ্রেস/ধনধান্য এক্সপ্রেস পলাশীর ওপর দিয়ে যাচ্ছে। ৩৪নং জাতীয় সড়ক পলাশীর প্রধান রাস্তা। উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের সংযোগকারী এই মূল সড়কপথ ধরেও পলাশী আসা যায়। নিকটবর্তী বিমানবন্দর হল কলকাতা নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ১৭৫৭ সালের ২৩শে জুন পলাশীর আমবাগানে মুর্শিদাবাদের নবাব সিরাজদ্দৌলার সঙ্গে রবার্ট ক্লাইভের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির যুদ্ধ হয়। ঐ যুদ্ধটি পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত। ইংরেজরা যুদ্ধে জয়লাভ করে সারা ভারতে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করে। পলাশীর যুদ্ধই পলাশী গ্রামকে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। ইংরেজ রাজত্বে পলাশী বাংলা প্রদেশের (অধুনা পশ্চিমবঙ্গের) নদিয়া জেলার অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৯৮ সালে স্থানীয় চিনিকলের মালিক খৈতান গোষ্ঠী গ্রামের নাম পাল্টে "খৈতান নগর" রাখার চেষ্টা করে। কিন্তু স্থানীয় সংবাদপত্র ও বুদ্ধিজীবীরা এর প্রতিবাদ জানালে তারা সেই পরিকল্পনা ত্যাগ করতে বাধ্য হয়। প্রাচীন বাংলা ছিল একাধিক প্রধান জনপদের কেন্দ্রস্থল। খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতাব্দীতে সম্রাট অশোক এই অঞ্চলটি জয় করেন। খ্রিস্টীয় ৪র্থ শতাব্দীতে এই অঞ্চল গুপ্ত সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৩শ শতাব্দীর পর থেকে ১৮শ শতাব্দীতে ব্রিটিশ শাসনের সূচনালগ্ন পর্যন্ত একাধিক সুলতান, শক্তিশালী হিন্দু রাজন্যবর্গ ও বারো ভুঁইয়া নামধারী জমিদারেরা এই অঞ্চল শাসন করেন। ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধের পর ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এই অঞ্চলের উপর নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করে। এরপর দীর্ঘকাল কলকাতা ছিল ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী। দীর্ঘকাল ব্রিটিশ প্রশাসনের কেন্দ্রস্থলে থাকার সুবাদে বাংলায় প্রাতিষ্ঠানিক পাশ্চাত্য শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি এবং ধর্মীয় ও সামাজিক সংস্কারের সূচনা ঘটে। এই ঘটনা পরবর্তীকালে বাংলার নবজাগরণ নামে পরিচিত হয়। ২০শ শতাব্দীর প্রথম ভাগে বাংলা ছিল ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা লাভের সময় ধর্মের ভিত্তিতে এই অঞ্চল দ্বিখণ্ডিত হয়। বাংলার পূর্ব ভূখণ্ড নিয়ে নবগঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের পূর্ব বাংলা (পরবর্তীকালে পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশ এবং অধুনা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র) গঠিত হয়। অন্যদিকে পশ্চিম ভূখণ্ড নিয়ে গঠিত হয় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য। ১৯৭৭ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত একটি কমিউনিস্ট সরকার পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছিল। বিশ্বের ইতিহাসে এই সরকারটিই ছিল সর্বাপেক্ষা দীর্ঘস্থায়ী নির্বাচিত কমিউনিস্ট সরকার। পশ্চিমবঙ্গে ২৩টি জেলা রয়েছে এবং সেগুলি ঐতিহ্যগতভাবে উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গে বিভক্ত। তবে পশ্চিমবঙ্গ একাধিক ভ্রমণ অঞ্চলসহ একটি বৈচিত্র্যময় রাজ্য। পশ্চিমবঙ্গের ন'টি প্রধান শহর হল: mdash; বাঙালি সংস্কৃতির কেন্দ্র কলকাতা রাজ্যের রাজধানী তথা বৃহত্তম শহর। ১৯১১ সাল পর্যন্ত কলকাতা ছিল ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী। এই শহরকে "প্রাসাদ নগরী" নামেও অভিহিত করা হয়। mdash; ওলন্দাজ, ফরাসি, মুঘল ও পোর্তুগিজ স্থাপত্যের নিদর্শন ও প্রত্নক্ষেত্র সমৃদ্ধ একটি পরিখাবেষ্টিত ব্রিটিশ ক্যান্টনমেন্ট। mdash; পূর্বতন ফরাসি উপনিবেশ। জগদ্ধাত্রী পূজার জন্য বিখ্যাত। mdash; মনোরম শৈল শহর এবং অন্যতম প্রধান চা উৎপাদন কেন্দ্র। mdash; কলকাতার যমজ শহর। রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই শহরটিতে ভারতের বৃহত্তম রেলওয়ে চত্বরটি অবস্থিত। mdash; মুঘল রাজত্বকালে বাংলার রাজধানী। mdash; অন্যতম প্রধান ব্যবসা কেন্দ্র ও কেনাকাটার জায়গা। সিকিম এবং ভারতের উত্তর পূর্ব অঞ্চলের যাত্রীদের প্রবেশপথ। পশ্চিমবঙ্গকে পাঁচটি বিভাগ ও ২৩টি জেলায় বিভক্ত করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের ৩৭৫টি শহরকে নিম্নলিখিত শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়: * ৬টি পৌরসংস্থা কলকাতা, আসানসোল চন্দননগর দুর্গাপুর হাওড়া ও শিলিগুড়ি]]। রাজারহাট-গোপালপুর রাজপুর-সোনারপুর রামজীবনপুর রামপুরহাট রানাঘাট রানিগঞ্জ রিষড়া সাঁইথিয়া শান্তিপুর শ্রীরামপুর সোনামুখী দক্ষিণ দমদম সিউড়ি টাকি তমলুক তারকেশ্বর টিটাগড় তুফানগঞ্জ উলুবেড়িয়া ও উত্তরপাড়া-কোতরং]]। * ৩টি প্রজ্ঞাপিত এলাকা কুপার্স ক্যাম্প তাহেরপুর ও মিরিক]] * ১টি ক্যান্টনমেন্ট ব্যারাকপুর ক্যান্টনমেন্ট এবং বর্তমানে নতুন চারটিপৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় পুরসভার সংখ্যা বেড়ে ১১৭টি হয়েছে। নতুন পুরসভাগুলি হল নলহাটি ২০০০ ধুপগুড়ি ২০০১ পাঁশকুড়া ২০০১) ও ডালখোলা ২০০৩)। পূর্ব ভারতে হিমালয়ের দক্ষিণে ও বঙ্গোপসাগরের উত্তরে এক সংকীর্ণ অংশে পশ্চিমবঙ্গ অবস্থিত। রাজ্যের মোট আয়তন ৮৮,৭৫২ বর্গকিলোমিটার (৩৪,২৬৭ বর্গমাইল)। রাজ্যের সর্বোত্তরে অবস্থিত দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল পূর্ব হিমালয়ের একটি অংশ। পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সান্দাকফু (৩,৬৩৬ মিটার বা ১১,৯২৯ ফুট) এই অঞ্চলে অবস্থিত। এই পার্বত্য অঞ্চলকে দক্ষিণে গাঙ্গেয় বদ্বীপ অঞ্চলের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে সংকীর্ণ তরাই অঞ্চল। অন্যদিকে রাঢ় অঞ্চল গাঙ্গেয় বদ্বীপকে বিচ্ছিন্ন করেছে পশ্চিমের মালভূমি ও উচ্চভূমি অঞ্চলের থেকে। রাজ্যের সর্বদক্ষিণে একটি নাতিদীর্ঘ উপকূলীয় সমভূমিও বিদ্যমান। অন্যদিকে সুন্দরবন অঞ্চলের ম্যানগ্রোভ অরণ্য গাঙ্গেয় বদ্বীপের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য। বৃহত্তর বঙ্গদেশে সভ্যতার সূচনা ঘটে আজ থেকে ৪,০০০ বছর আগে। এই সময় দ্রাবিড়, তিব্বতি-বর্মি ও অস্ত্রো-এশীয় জাতিগোষ্ঠী এই অঞ্চলে এসে বসতি স্থাপন করেছিল। বঙ্গ বা বাংলা শব্দের প্রকৃত উৎস অজ্ঞাত। তবে মনে করা হয়, ১০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ যে দ্রাবিড়-ভাষী বং জাতিগোষ্ঠী এই অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছিল, তারই নামানুসারে এই অঞ্চলের নামকরণ হয় বঙ্গ। গ্রিক সূত্র থেকে খ্রিষ্টপূর্ব ১০০ অব্দ নাগাদ গঙ্গারিডাই নামক একটি অঞ্চলের অস্তিত্বের কথা জানা যায়। সম্ভবত এটি বৈদেশিক সাহিত্যে বাংলার প্রাচীনতম উল্লেখগুলির অন্যতম। মনে করা হয়, এই গঙ্গারিডাই শব্দটি গঙ্গাহৃদ (অর্থাৎ, গঙ্গা যে অঞ্চলের হৃদয়ে প্রবাহিত) শব্দের অপভ্রংশ। খ্রিষ্টপূর্ব সপ্তম শতাব্দীতে বাংলা ও বিহার অঞ্চল নিয়ে গড়ে ওঠে মগধ রাজ্য। একাধিক মহাজনপদের সমষ্টি এই মগধ রাজ্য ছিল মহাবীর ও গৌতম বুদ্ধের সমসাময়িক ভারতের চারটি প্রধান রাজ্যের অন্যতম। মৌর্য রাজবংশের রাজত্বকালে প্রায় সমগ্র দক্ষিণ এশিয়া মগধ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে এই সাম্রাজ্যের সর্বশ্রেষ্ঠ নরপতি মহামতি অশোকের রাজত্বকালে আফগানিস্তান ও পারস্যের কিছু অংশও এই সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। প্রাচীনকালে জাভা, সুমাত্রা ও শ্যামদেশের (অধুনা থাইল্যান্ড) সঙ্গে বাংলার বৈদেশিক বাণিজ্য সম্পর্ক বিদ্যমান ছিল। বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ মহাবংশ অনুসারে, বিজয় সিংহ নামে বঙ্গ রাজ্যের এক রাজপুত্র লঙ্কা (অধুনা শ্রীলঙ্কা) জয় করেন এবং সেই দেশের নতুন নাম রাখেন সিংহল। প্রাচীন বাংলার অধিবাসীরা মালয় দ্বীপপুঞ্জ ও শ্যামদেশে গিয়ে সেখানে নিজেদের উপনিবেশ স্থাপন করেছিলেন। খ্রিষ্টীয় তৃতীয় থেকে ষষ্ঠ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে মগধ রাজ্য ছিল গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রধান কেন্দ্র। বঙ্গের প্রথম সার্বভৌম রাজা ছিলেন শশাঙ্ক। খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীর প্রথম ভাগে তিনি একাধিক ছোটো ছোটো রাজ্যে বিভক্ত সমগ্র বঙ্গ অঞ্চলটিকে একত্রিত করে একটি সুসংহত সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। শশাঙ্কের রাজধানী ছিল কর্ণসুবর্ণ (অধুনা মুর্শিদাবাদ জেলার রাঙামাটি অঞ্চল)। তাঁর মৃত্যুর অব্যবহিত পরে বঙ্গের ইতিহাসে এক নৈরাজ্যের অবস্থা সৃষ্টি। ইতিহাসে এই সময়টি "মাৎস্যন্যায়" নামে পরিচিত। এরপর চারশো বছর বৌদ্ধ পাল রাজবংশ এবং তারপর কিছুকাল হিন্দু সেন রাজবংশ এই অঞ্চল শাসন করেন। পাল সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল পাটলিপুত্র (অধুনা পাটনা, বিহার) এবং পরে গৌড় (মালদহ জেলা)। সেন সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল নবদ্বীপ (নদিয়া জেলা)। এরপর ভারতে ইসলামের আবির্ভাব ঘটলে বঙ্গ অঞ্চলেও ইসলাম ধর্মে প্রসার ঘটে। বকতিয়ার খলজি নামে দিল্লি সুলতানির দাস রাজবংশের এক তুর্কি সেনানায়ক সর্বশেষ সেন রাজা লক্ষ্মণসেনকে পরাস্ত করে বঙ্গের একটি বিরাট অঞ্চল অধিকার করে নেন। এরপর কয়েক শতাব্দী এই অঞ্চল দিল্লি সুলতানির অধীনস্থ সুলতান রাজবংশ অথবা সামন্ত প্রভুদের দ্বারা শাসিত হয়। ষোড়শ শতাব্দীতে মুঘল সেনানায়ক ইসলাম খাঁ বঙ্গ অধিকার করেন। যদিও মুঘল সাম্রাজ্যের রাজদরবার সুবা বাংলার শাসকদের শাসনকার্যের ব্যাপারে আধা-স্বাধীনতা প্রদান করেছিলেন। এই অঞ্চলের শাসনভার ন্যস্ত হয়েছিল মুর্শিদাবাদের নবাবদের হাতে। নবাবেরাও দিল্লির মুঘল সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। পাথরঘাটা উপজেলা বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের বরগুনা জেলা]]র একটি উপজেলা। ঢাকার গাবতলি থেকে সরাসরি পাথরঘাটার বাস আছে, ভাড়া পড়বে ৬৫০ টাকা। এছাড়া ঢাকার সায়েদাবাদ থেকেও সকাল এবং সন্ধ্যায় অনেকগুলো বাস ছেড়ে যায়। ভাড়া পড়বে বাস ভেদে ৪৫০ থেকে ৭৫০ টাকা। ভ্রমণের অন্তত পাঁচ কিংবা ছয় ঘণ্টা আগে টিকিট কাউন্টার থেকে টিকিট বুক করা উচিত। এছাড়া ফোনে কিংবা অনলাইনেও টিকিট বুক করা যায়। লঞ্চে আরাম দায়ক ভ্রমণ করতে চাইলে বরগুনা বা বরিশালের লঞ্চে উঠতে হবে। বরিশালের লঞ্চে উঠলে বরিশাল নেমে পাথরঘাটার বাস বা কাকচিড়ার লঞ্চে উঠতে হবে। বরিশাল থেকে পাথরঘাটার বাস প্রতি ঘণ্টায় ছাড়ে, ভাড়া ১৮০ টাকা। বরগুনার লঞ্চে উঠলে কাকচিড়া ঘাটে নেমে মোটরসাইকেল বা অটোরিক্সা ভাড়া করে পাথরঘাটা যাওয়া যাবে। তবে সহজ পথ হলো বরগুনার লঞ্চে যাওয়া। বরগুনার লঞ্চে ঢাকা থেকে কাকচিড়ার ডেকের ভাড়া পড়বে ৩৫০ টাকা। বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার দক্ষিণে লালদিয়ার বন। এ বনের পূর্বে বিশখালী নদী এবং পশ্চিমে বলেশ্বর নদী। দুই নদী ও সাগরের মোহনা এ বনকে ঘিরে রেখেছে। বন সংলগ্ন পূর্ব প্রান্তে সমুদ্র সৈকত। এখানে বিভিন্ন রকমের পাখির কলকাকলি এবং সমুদ্রের গর্জন শুনে পর্যটকরা হবেন বিমোহিত এবং ফিরে আসবেন বারে বারে। পাথরঘাটা উপজেলার একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান হরিণঘাটা। এখানে সমুদ্রের কোলঘেষে একটি সুন্দর বনভূমি রয়েছে। একদিকে বিস্তীর্ণ সাগরের হাতছানি আর অন্যদিকে অকৃত্রিম বনের মাঝে ছড়িয়ে থাকা সবুজের সমারোহ যাদের মুগ্ধ করে তাদের জন্য এই দেশের মাঝেই বেড়ানোর চমত্কার একটি স্থান হতে পারে হরিণঘাটা। বরিশাল বিভাগের দক্ষিণ প্রান্তে বরগুনা জেলায় অবস্থিত এই হরিণঘাটায় এসে একদিকে যেমন উপভোগ করা যায় সাগরের মাঝে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের মোহনীয় দৃশ্য, তেমনি দেখা মেলে নানা প্রজাতির গাছের সমারোহে গড়ে ওঠা সবুজ নিসর্গ আর হরেক রকম বণ্যপ্রাণীরও। বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলা সদর তালতলী থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে হরিণঘাটা বাজারের পাশ থেকেই এই বনের শুরু। স্থানীয়দের কাছে দীর্ঘদিন ধরে হরিণঘাটার এই বন ফাতরার বন নামে পরিচিত হলেও ২০১০ সালে বনবিভাগের আমতলী রেঞ্জের টেংরাগিরি (সখিনা) বিটের এ জায়গাটিকে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করে এর নাম দেওয়া হয় টেংরাগিরি বণ্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। এ বনের পূর্ব দিকে রয়েছে কুয়াকাটা, পশ্চিমে সুন্দরবন, উত্তর পাশে রাখাইনদের বেশ কিছু বসতি এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এ বন নানান গাছপালায় সমৃদ্ধ। কেওড়া, গরাণ, গেওয়া, ওড়া প্রভৃতি শ্বাসমূলীয় গাছ বনের প্রধান বৃক্ষ। এ ছাড়া বনে দেখা মেলে চিত্রা হরিণ, বানর, বন বিড়াল, বন্যশুকরসহ নানান বন্যপ্রাণীর। এ ছাড়া নানা প্রজাতির পাখি আর গুঁইসাপসহ একাধিক প্রজাতির সাপেরও আবাসস্থল এই বন। তবে হরিণঘাটায় অবস্থিত এই বনের সবেচেয়ে আকর্ষণীয় দিকগুলোর একটি হলো বনের ভেতর সর্পিলাকারে ছড়িয়ে থাকা একাধিক খাল। জোয়ারের সময় যখন খালগুলো পানিতে পরিপূর্ণ থাকে তখন ছোট ছোট নৌকায় করে উপভোগ করা যায় বনের মধ্যকার সবুজের সমারোহ। এ ছাড়া এই বনাঞ্চলের ঠিক পাশেই থাকা লালদিয়ার চর নামে পরিচিত সমুদ্র সৈকতও পর্যটকদের ভীষণভাবে আকৃষ্ট করে। হরিণঘাটার বনের ঠিক শেষ প্রান্তে বঙ্গোপসাগর ও বিষখালী নদীর মোহনায় জেগে ওঠা এই সৈকতে মানুষের উপস্থিতি অনেক কম বলে এখানে নানা প্রজাতির পাখির নির্বিঘ্ন বিচরণ চোখে পড়ে। এ ছাড়া সৈকতে ঘুরে বেড়ানো লাল কাঁকড়ার দলও প্রায়শই তৈরি করে দেখার মতো এক দৃশ্য। হরিণঘাটার বন বা লালদিয়ার চরে আসতে হলে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সড়ক বা নদীপথে প্রথমে বরগুনা আসতে হবে। তারপর সেখান থেকে বাস, টেম্পু বা নৌকায় করে তালতলী হয়ে যাওয়া যাবে হরিণঘাটায়। পাথরঘাটা উপজেলায় মোটামুটি মানের কিছু ব্যক্তি মালিকানাধীন আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়া জেলা পরিষদ নিয়ন্ত্রিত ডাক বাংলো আছে। এখানে ভালো মানের বেশ কয়েকটি রেস্তোরা রয়েছে। যেখানে সব ধরনের খাবার পাওয়া যাবে। গুলিস্তান থেকে স্বদেশ, বোরাক, দোয়েল ও সোনারগাঁ নামক বাসে উঠে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সোনারগাঁ মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় নামতে হবে। মোগরাপাড়া থেকে লোকশিল্প জাদুঘরের দূরত্ব প্রায় ২ কি.মি.। চাইলে রিক্সা অথবা সিএনজি তে করে যেতে পারেন। যদি তাড়াতাড়ি যেতে চান তাহলে সিএনজি নিয়ে নিন। তা নাহলে রিক্সাতে যাওয়াই ভাল। গ্রামের আঁকাবাঁকা রাস্তা দিয়ে রিক্সায় যেতে খারাপ লাগবেনা। তাছাড়াও নিজস্ব যানবাহন নিয়েও যেতে পারেন। জাদুঘরের সাথেই আছে পার্কিং স্থান। এখান থেকে পানাম নগর খুব কাছেই। চাইলে হেঁটেই যেতে পারবেন। বাস ভাড়া গুলিস্তান থেকে ৪০ হতে ৫০ টাকা হবে পরিবহন কোম্পানী ভেদে। সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই এখানে; যেতে হবে ঢাকা বা নারায়নগঞ্জ রেল স্টেশন থেকে বাসে বা সিএনজি অটোতে। সরাসরি বিমান পরিবহন ব্যবস্থা নেই; যেতে হবে ঢাকা বিমানবন্দর থেকে বাসে বা সিএনজি অটোতে। এখানে সরাসরি নৌপরিবহনের ব্যবস্থা নেই। পানাম নগরে ঢুকেই চোখে পড়বে একটি সরু রাস্তার ধারে সারি সারি পুরনো দালান। কোনটা দোতলা কোনটা আবার এক তলা। বাড়িগুলোর স্থাপত্য নিদর্শন দেখে বোঝা যায় এখানে ধনী বণিক শ্রেণীর লোকেরা বসবাস করতেন। বাড়ীগুলোতে মোঘল ও গ্রিক স্থাপত্যশৈলীর মিশ্রণ দেখা যায় এবং প্রতিটি বাড়ির কারুকাজ স্বতন্ত্র। কারুকাজ, রঙের ব্যবহার এবং নির্মাণকৌশলের দিক থেকে নতুন নতুন উদ্ভাবনী কৌশলের প্রমাণ পাওয়া যায় এখানে। প্রায় প্রতিটি বাড়ি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে ঢালাই লোহার তৈরি ব্রাকেট। জানালায় ব্যবহার করা হয়েছে লোহার গ্রিল এবং ঘরে বায়ু চলাচলের জন্য ভেন্টিলেটর ব্যবহার করা হয়েছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল বাড়িগুলোতে কাস্ট আয়রনের নিখুঁত কাজ আছে, এবং ইউরোপে ব্যবহৃত কাস্ট আয়রনের কাজের সাথে এই কাজের অনেক মিল লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও মেঝেতে লাল, সাদা, কালো মোজাইকের কারুকাজ লক্ষ্যনীয়। নগরীর ভিতরে আবাসিক ভবন ছাড়াও আছে মসজিদ, মন্দির, গির্জা, মঠ, গোসলখানা, নাচঘর, পান্থশালা, চিত্রশালা, খাজাঞ্চিখানা, দরবার কক্ষ, গুপ্ত পথ, বিচারালয়, পুরনো জাদুঘর। এছাড়া আছে ৪০০ বছরের পুরনো টাঁকশাল বাড়ি। পানাম নগরে টিকে থাকা বাড়িগুলোর মধ্যে ৫২টি বাড়ি উল্লেখযোগ্য। পানাম সড়কের উত্তর পাশে ৩১টি আর দক্ষিণ পাশে ২১টি বাড়ি রয়েছে। প্রায় প্রতিটি বাড়ি দুটি অংশে বিভক্ত। একটি বহির্বাটী এবং অন্যটি অন্দর-বাটি এবং বাড়ির সামনে উন্মুক্ত উঠান আছে। প্রতিটি বাড়ি পরস্পর থেকে নির্দিষ্ট দূরত্বে অবস্থিত। নগরীর মাঝখান দিয়ে একটি সরু রাস্তা পানাম নগরীর ভেতর দিয়ে চলে গেছে। এই রাস্তার দুপাশেই মূলত পানামের বাড়িগুলো তৈরি করা হয়েছে। সংস্কারের অভাবে ভবনগুলো জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। প্রায় প্রতিটি বাড়িতে লাগানো আছে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। ভবনের জানালাগুলো ইটের গাঁথুনি দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পানাম পুলের কাছে দুলালপুর সড়কের খুব কাছেই রয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কর্তৃক তৈরিকৃত নীলকুঠি। নীল চাষের নির্মম ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে রয়েছে পানামের নীলকুঠি। এছাড়া এখানে আছে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহীর শাসনামলে নির্মিত একটি মসজিদ। মসজিদটির নাম গোয়ালদী হোসেন শাহী মসজিদ। সোনারগাঁ লোকশিল্প জাদুঘর থেকে পশ্চিম দিকে রয়েছে এই মসজিদ। মগরাপাড়া থেকে দক্ষিণ দিকে আরও কিছু ইমারত আছে যেমন বারো আউলিয়ার মাজার, হযরত শাহ ইব্রাহিম দানিশ মন্দা ও তার বংশধরদের মাজার, দমদম দুর্গ ইত্যাদি। পানাম নগরে রয়েছে অসংখ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন। ঈসা খাঁর ছেলে মুসা খাঁর প্রমোদ ভবন যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে ফতেহ শাহের মাজার, সোনাকান্দা দুর্গ, পঞ্চপীরের মাজার, চিলেকোঠা সহ অসংখ্য পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন। ঢাকার আশে পাশে হবার কারণে এখানে দিনে যেয়ে দিনেই ফিরতে পারবেন। রাতে থাকার জন্য এখানে কোন ব্যবস্থা নেই। রাতে থাকতে হলে একটু দূরে সোনারগাঁ উপজেলা সদর বা নারায়ণগঞ্জ শহরে এসে থাকতে হবে। সোনারগাঁ উপজেলা সদরে থাকার জায়গার নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ নারায়ণগঞ্জের কিছু হোটেলের নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ * হোটেল মেহেরান সনাতন পাল লেন রোড, নারায়ণগঞ্জ। * হোটেল সোনালী ১নং রেলগেট, সনাতন পাল রোড, নারায়ণগঞ্জ। * হোটেল নারায়ণগঞ্জ ১নং সিরাজউদ্দৌল­া রোড, নারায়নগঞ্জ। * হোটেল সুগন্ধা লিয়াকত সুপার মার্কেট, ১২/২০ দিগু বাবুর বাজার, নারায়ণগঞ্জ। * হোটেল মীনা ১৬ মহিম গাঙ্গুলী রোড, টানবাজার, নারায়নগঞ্জ। স্থানীয়ভাবে কিছু রেস্তোরা রয়েছে এখানে; তবে দাম-দর করে নিতে হবে সেখানে অত্যধিক মূল্য নেয়ার অভুযোগ রয়েছে এসব দোকানে। ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ শহর ২৫ কিলোমিটার দূরত্বে হওয়ায় সেখানে গিয়ে খাওয়া-দাওয়া করাটাই অধিক যুক্তিযুক্ত। একটু দূরে সোনারগাঁ উপজেলা সদরেও যেতে পারেন। সোনারগাঁ উপজেলা সদরের কিছু হোটেলের নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ * কলাপাতা রেস্তোরা সোনারগাঁ সপিং কমপ্লেক্স ২য় তলা, মোগরাপাড়া চৌরাস্তা, সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ। মোবাইল: ০১৭৬০ ১৪৪ ১৪৪। * খাজা রেস্তোরাঁ মোগরাপাড়া চৌরাস্তা, সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ। মোবাইল: ০১৮১৫ ৭০৮ ০৭৯। নারায়ণগঞ্জের কিছু রেস্তোরার নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ * মনির রেস্তোরা ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * ফুড গার্ডেন রেস্তোরাঁ ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * আজমীরী বিরানী হাউস ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * আলহাজী বিরানী হাউস- ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * আমান হোটেল রহমতউল­াহ মুসলিম ইনস্টিটিউট, রেলগেট, নারায়ণগঞ্জ। * আল­াহু রেস্তোরা রহমতউল­াহ মুসলিম ইনস্টিটিউট, রেলগেট, নারায়ণগঞ্জ। * খাবার ঘর আলী আহমেদ চুনকা সড়ক. নারায়ণগঞ্জ। * আল হাদীস আলী আহমেদ চুনকা সড়ক. নারায়ণগঞ্জ। * পিন্টু সুইটস ১২৫ এল. এন রোড, নারায়ণগঞ্জ। * জন খাবার ১২৫ এল. এন রোড, নারায়ণগঞ্জ। ঢাকা থেকে পাবনায় বাসে যাওয়া যায়। এসি বাসে খরচ পড়বে ৳৪৫০ আর নন-এসি বাসে খরচ পড়বে ৳৩৫০। উল্লেখযোগ্য বাস সেবাগুলি হল: পাবনা এক্সপ্রেস ও শ্যামলী পরিবহনের নদীপথে স্প্রীড বোট কুইক সাভিসের মাধ্যমে ঢাকার গাবতলি থেকে যাতায়াত করা যায়। * শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আশ্রম * রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র * কবি বন্দে আলী মিয়ার বাড়ি * প্রশান্তি ভুবন পার্ক, জালালপুর * জমিদার রায়বাহাদুর গেট (তাড়াশ ভবন) * ডাল ও তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্র, ঈশ্বরদি * অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরী, আব্দুল হামিদ রোড * শেখ রাসেল শিশু পার্ক * ঐতিহাসিক শাহী মসজিদ, ভাড়ালা * সুজানগর আজিম চৌধুরী জমিদার বাড়ী * আটঘরিয়া বংশীপাড়া গ্রামের চন্দ্রাবতীর ঘাট * প্রশান্তি ভুবন বিনোদন পার্ক (জালালপুর), * দুবলিয়া মেলা (দুর্গা পুজার সময়) এখানে জলযোগের শিঙ্গারা, প্যারাডাইসের রাজভোগ, লক্ষির চমচম, শ্যামলের দই, বিড়ানি হাউজের বিড়ানি, চাটমোহরের রসমালাই সুনাম রয়েছে। এছাড়া পাবনা জেলা দুগ্জধজাত মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। এখানে বেশ কিছু হোটেল রয়েছে। প্রথমত শীলটন, স্বাগতম রেস্তোরার দোতলায় হোটেল সুবিধা রয়েছে, আর সবগুলো হোটেলই হামিদ রোড আর রুপকথা রোডে অবস্থিত। ভালো রিসোর্টের মধ্যে রয়েছে রত্নদ্বীপ রিসোর্ট, রূপকথা ইকো রিসোর্ট। | ফোন=+৮৮০৭৩১ ৬৬৭৫৭ ৮৮০১৭৩০ ৩১৮৯৫৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ= অত্যাধুনিক বিলাসবহুল এই রিসোর্টে রয়েছে সুইমিং পুল, জিম ,স্পা। এছাড়াও রয়েছে বিশাল আকৃতির কনফারেন্স রুম, সুবিশাল মঞ্চ যেখানে কর্পোরেট মিটিং থেকে শুরু করে সব ধরণের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা যায়। পাবনা জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক অঞ্চল ও জেলা। ১৭৯০ খ্রিস্টাব্দের দিকে জেলার বেশির ভাগ অংশ রাজশাহী জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দের ১৬ অক্টোবর স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে পাবনা স্বীকৃতি লাভ করে। প্রত্নতাত্মিক কানিংহাম অনুমান করেন যে, প্রাচীন রাজ্য পুন্ড্র বা পুন্ড্রবর্ধনের নাম থেকে পাবনা নামের উদ্ভব হয়ে থাকতে পারে। তবে সাধারণ বিশ্বাস পাবনী নামের একটি নদীর মিলিত স্রোত ধারার নামানুসারে এলাকার নাম হয় পাবনা। পাবনা জেলা ৯টি উপজেলা নিয়ে গঠিত। ঢাকা থেকে পাবনায় বাসে যাওয়া যায়। এসি বাসে খরচ পড়বে ৬০০ টাকা। আর নন-এসি বাসে খরচ পড়বে ৩০০ টাকা। উল্লেখযোগ্য বাস সেবাগুলি হল: ঈশ্বরদী উপজেলায় একটি বিমানবন্দর রয়েছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঈশ্বরদীতে সপ্তাহে দুইবার বিমান পরিচালনা করত। তবে, এই মুহূর্তে কোনও উড়োজাহাজ কোম্পানি ঈশ্বরদীতে কোন বিমান পরিচালনা করছে না। পাবনা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল কাছাকাছি পাবনা রেলওয়ে স্টেশন অবস্থিত। কাছাকাছি রেল স্টেশনগুলি তেবুনিয়া, চাটমোহর উপজেলা ও ঈশ্বরদী উপজেলায় অবস্থিত। ঈশ্বরদী উপজেলা উত্তর বাংলার এবং বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি রেলওয়ে শাখা। এই জেলায় নয়টি রেলওয়ে স্টেশন আছে: ঈশ্বরদী, ঈশ্বরদী বাইপাস, পাকশি, মুলাদুলী, চাটমোহর, ভঙ্গুর, বরল সেতু, শারত নগর, দিলপশার এবং গুয়াকারা। পাবনা শহরে কোন রেললাইন না থাকলেও কিছু ট্রেন ঈশ্বরদী মূল জংশনে থামে। চাটমোহর এবং ঈশ্বরদী রেল স্টেশন থেকে বাসে চড়ে সহজেই পাবনা শহরসহ পাবনার বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়া সম্ভব। যেসব ট্রেনে চড়ে চাটমোহর কিংবা ঈশ্বরদী যাওয়া যায়: নৌ-পথে ঢাকা থেকে পাবনা যাওয়ার সুযোগ এখন নেই। * লালন শাহ সেতু ঈশ্বরদী; * জোড় বাংলা মাজার ভাঙ্গুড়া; * আজিম চৌধুরীর জমিদার বাড়ি (দুলাই) * শ্রী শ্রী অনুকৃল চন্দ্র ঠাকুরের আশ্রম (হেমায়েতপুর) * নর্থ বেঙ্গল পেপার মিলস * বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র ঈশ্বরদী; * পাবনা সুগার মিল্স ঈশ্বরদী * রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র; * স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল (শহর/বিসিক শিল্পনগরী) * প্রশান্তি ভুবন বিনোদন পার্ক (জালালপুর) * দুবলিয়া মেলা (দুর্গা পুজার সময়) * রাজা রায় বাহাদুরের বাড়ি ফরিদপুর; * বেরুয়ান জামে মসজিদ আটঘরিয়া; * বেড়া পাম্প স্টেশন বেড়া; এখানে জলযোগের খিঁচুড়ি আর শিঙাড়ার অনেক সুনাম রয়েছে। এছাড়া কিছু জনপ্রিয় মিষ্টির দোকান রয়েছে, এখানের বনলতা সুইটসের দই, প্যারাডাইসের প্যাড়া সন্দেশ বিখ্যাত। বিরিয়ানি হাউজের বিরিয়ানির নামকরা। এখানে বেশ কিছু হোটেল রয়েছে। প্রথমত শীলটন, স্বাগতম রেস্তোরার দোতলায় হোটেল সুবিধা রয়েছে, আর পাবনা শহরের সবগুলো হোটেলই হামিদ রোড আর রুপকথা রোডে অবস্থিত। ভালো রিসোর্টের মধ্যে রয়েছে রত্নদ্বীপ রিসোর্ট। পাবনা জেলার অন্যান্য উপজেলায় হোটেলের মধ্যে রয়েছে: * উপজেলা পরিষদ ডাকবাংলো, পাবনার সুজানগর বাজারের পূর্ব পার্শে সুজানগর থানা সংলগ্ন * প্রগতি রেস্তোঁরা, প্রগতি রেস্তোঁরা ঈশ্বরদী, পাবনা * জেলা পরিষদের ডাকবাংলো, ভাঙ্গুড়া উপজেলার উপাজেলা পরিষদ ভবনের পাশে অবস্থিত দু'তলা ডাক বাংলো * উপজেলা ডাকবাংলো, বেড়া উপজেলা * ওয়াবদা গেষ্ট হাউজ, বেড়া উপজেলা * শাহীন আবাসিক হোটেল, বেড়া উপজেলা পাবলাখালী বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত একটি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য। বর্তমানে রাঙামাটি জেলার কাসালং রেঞ্জের দক্ষিণ-পূর্বে খাগড়াছড়ি জেলার সীমানা পর্যন্ত এই অভয়ারণ্যটি বিস্তৃত। এই বন সম্পর্কে প্রথম তথ্য পাওয়া যায় ১৯৫৪ সালের এক জরিপে। সেসময় ২,৫৪০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের কাসালং সংরক্ষিত বনাঞ্চলের একটি অংশ ছিল পাবলাখালী এবং এর বিস্তৃতি ছিল প্রায় ৪৫০ বর্গকিলোমিটার। পরবর্তীতে কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণের ফলে এই বনের অনেক এলাকা হ্রদের পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়ে এবং বনের আয়তন কিছুটা সংকুচিত হয়। ১৯৬২ সালের জুন মাসে বন্যপ্রাণী আর প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের জন্য এটিকে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে ১৯৮৩ সালের ২০শে সেপ্টেম্বর এটিকে গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়। রাঙামাটি সদর থেকে ১১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই অভয়ারণ্যটি। পাবলাখালী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে ভ্রমণে গেলে প্রথমে রাঙামাটি সদরে যেতে হবে। ঢাকার কলাবাগান, ফকিরাপুল ও কমলাপুর থেকে অনেক কোম্পানির বাস সরাসরি রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এরমধ্যে রয়েছে ডলফিন পরিবহন, এস আলম, সৌদিয়া পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, ইউনিক সার্ভিস ইত্যাদি। ঢাকার বাহিরের জন্য আপনার জেলার বাস কোম্পানির বাস সেবা দেখুন। রাঙামাটি এসে সেখান থেকে মারিস্যাগামী লঞ্চে চড়ে নামতে হবে মাইনীমুখ। তারপর এখান থেকে ইঞ্জিনের নৌকায় করে পৌঁছে যাওয়া যাবে পাবলাখালী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে। ভাড়া জনপ্রতি ১৭০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে। তবে শুষ্ক মৌসুমে রাঙামাটি-বাঘাই-ছড়ি নৌপথ বন্ধ থাকে। সেক্ষেত্রে সরাসরি বাঘাই-ছড়ি হয়ে যেতে হবে। এই বনে হাতি, বিভিন্ন প্রজাতির বানর, উল্লুক, বুনো কুকুর, বন্য শুকর, সাম্বার হরিণ, বনরুই প্রভৃতির রয়েছে। এ ছাড়া এই অভয়ারণ্যে বহু প্রজাতির পাখি এবং আদি গর্জন, জারুল, চম্বল, সেগুন, কাঞ্চন, চাপালিশের মতো নানা প্রজাতির গাছ রয়েছে। পাবলাখালীতে মাইনীমুখ বাজারে থাকতে পারবেন। জায়গাটিতে থাকার জন্য সাধারণ মানের কিছু আবাসিক হোটেল আছে। কক্ষ ভাড়া ২০০-৩০০ টাকা। এখানে বনবিভাগ তৈরি করেছে গেস্ট হাউজ, বনসাথী। বনবিভাগের যেকোনো বাংলোতে থাকতে চাইলে পূর্বানুমতি নিয়ে আসতে হবে। অনুমতি নিতে হবে পার্বত্য চট্টগ্রাম উত্তর বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তার (০৩৫১-৬৩১৩৯) কার্যালয় থেকে। এছাড়া মাইনীমুখ থেকে পানি পথে প্রায় ২০ মিনিট দূরত্বে অবস্থিত লংগদু উপজেলা সদরের জেলা পরিষদ বিশ্রামাগারেও থাকা যাবে। এখানেনের গেস্ট হাউজে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই। যাওয়ার সময় প্রয়োজনীয় মোমবাতি, চর্ট লাইট, খাওয়ার পানি সাথে নিন। ব্যবহৃত কোনো প্রকার পলিথিন, পানির বোতল, প্যাকেট, ময়লা ইত্যাদি বনের ফেলবেন না, সাথে করে নিয়ে আসুন। বনে প্রায়ই দল বেধে ঘুরে বেড়ায় বন্য হাতির দল। পারকি সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা থানার অন্তর্গত উপকূলীয় সমুদ্র সৈকত। এটি খুব সুন্দর একটি সমুদ্র সৈকতরূপে বিবেচিত। স্থানীয়দের কাছে পারকির চর আর পর্যটকীয় ভাষায় পারকি সমুদ্র সৈকত নামে ডাকা হয় চট্টগ্রাম শহর থেকে এ সমুদ্র সৈকতের দূরত্ব প্রায় ২৫ কিলোমিটার দক্ষিণে। মূলতঃ কর্ণফুলী নদীর মোহনায় এর অবস্থান। কর্ণফুলী নদীর মোহনার পশ্চিম তীরে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত এবং দক্ষিণ-পূর্ব তীরে এ সমুদ্র সৈকত অবস্থিত। চট্টগ্রাম সার কারখানা ও কাফকো যাবার পথ ধরে এ সৈকতে যেতে হয়। আনোয়ারা থানায় অবস্থিত ১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত এটি। চট্টগ্রামের নেভাল একাডেমি কিংবা বিমানবন্দর এলাকা থেকে কর্ণফুলী নদী পেরোলেই পারকি চর। যে-কোন সময় পারকি সমুদ্র সৈকতে যাওয়া যায়। সময় লাগে ১ ঘণ্টা। সরাসরি কোন বাস যোগাযোগ নেই। চট্টগ্রাম শহর থেকে রেন্ট-এ-কার, ক্যাব, মাইক্রোবাস বা সিএনজি অটোরিক্সা ইত্যাদি নিয়ে রিজার্ভে আসা-যাওয়ার ভাড়া প্রদান করতে হয়। ভাড়া ন্যূনতম ৬০০ থেকে ১৫০০ টাকা। এক পথের জন্য অটোরিক্সা বা বেবিতে ৩০০ টাকা হলেও ফেরার সময় গাড়ি না পাবার সম্ভাবনা রয়েছে। সমুদ্র সৈকতে যাবার পথে কর্ণফুলী নদীর উপর প্রমোদতরীর আদলে নির্মিত নতুন ঝুলন্ত সেঁতু দেখা যায়। সৈকতে প্রবেশ পথে সরু রাস্তার দুপাশে সারি সারি গাছ, সবুজ প্রান্তর আর মাছের ঘের দৃশ্যমান। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ন্যায় অসংখ্য ঝাউ গাছ আর ঝাউবন দেখা যায়। ঝাউবনের ফাঁকে ফাঁকে অসংখ্য খাবার দোকান রয়েছে। ফুচকা, চটপটি কিংবা দুপুরের খাবারও সেরে নেয়া যায় দোকানগুলো থেকে। পারকি সমুদ্র সৈকতে ঘোড়া, রাইডিং বোট, বসার জন বড় ছাতাসহ হেলানো চেয়ার পাবেন। বিভিন্ন জুস ও পানীয়ের সাথে বিয়ার ও হার্ড ড্রিংকসের ব্যবস্থাও লক্ষ্য করা যায়। মজার খেলা রিং থ্রো খেলা যায়। ইচ্ছে করলে হাতের নিশানা পরখ করে দেখতে পারেন। পাসিংপাড়া বাংলাদেশের বান্দরবন জেলায় অবস্থিত একটি গ্রাম। এটি বাংলাদেশের সব থেকে উঁচু গ্রাম। পাসিংপাড়ার উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দুই হাজার সাতশ’ ফুট। পাড়ার বাসিন্দারা মূলত মুরং সম্প্রদায়ের। প্রচলিত মতে পাড়া প্রধান বা কারবারি পাসিং ম্রো- এর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে ‘পাসিংপাড়া’। ৫০/৬০ টি মুরং পরিবার বাস করে পাসিংপাড়ায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের মূল জীবিকা জুমচাষ। গ্রামের ঘরগুলোর বেড়া বাঁশের এবং টিনের চাল। পাসিংপাড়া গ্রামের অনন্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে গ্রামের মধ্য দিয়ে মেঘ ভেসে যায়। প্রথমে বান্দরবন আসতে হবে। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্নভাবে বান্দরবন আসা যায়। বাসযোগে সরাসরিভাবে আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বাস, ট্রেন, প্লেন পছন্দসই যেকোন মাধ্যম বেছে নেওয়া যাবে। ঢাকা টু বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এসি ও ননএসি জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। অথবা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল বা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকায় বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে প্রাইভেট কারে ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে উপরে নিয়মে বান্দরবান যেতে হবে। বাংলাদেশ বিমান, জিএমজি এয়ার লাইনস, ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। আকাশপথে চট্রগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। বান্দরবান থেকে বাস করে রুমা সদর উপজেলা যাওয়া যায়। প্রতি এক ঘণ্টা পরপর একটি করে বাস বান্দরবান থেকে রুমা বাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেখান থেকে পরবর্তী গন্তব্য বগা হ্রদ। বগা হ্রদে দুইভাবে পৌঁছানো যায়। ঝিরিপথে হেঁটে বা চান্দের গাড়িযোগে। বগা হ্রদ থেকে বাকীপথ ট্রেক করে এগিয়ে যেয়ে, দার্জিলিংপাড়া হয়ে বাংলাদেশের পঞ্চম উচ্চতম শৃঙ্গ কেওক্রাডংয়ে যাওয়া যায়। এরপর সেখান থেকে হেঁটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ গ্রাম পাসিংপাড়ায় যেতে হয়। পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার নওগাঁ জেলা]]র বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। এটি একটি ইউনেস্কো}}। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা হয়। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্ম শিক্ষাদান কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই শুধু নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি প্রদান করে। ঢাকা থেকে সড়কপথে এই বিহারের দূরত্ব প্রায় ২৮২ কিলোমিটার। পাহাড়পুর যেতে হলে প্রথমে যেতে হবে নওগাঁ। নওগাঁ থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৩৫ কি.মি.। নওগাঁ বালুডাংগা বাস টার্মিনাল হতে সরাসরি বাস যোগে পাহাড়পুর যাওয়া যায়। এছাড়া জয়পুরহাট থেকে বাস অথবা অটোরিক্সা যোগেও যাওয়া যায়। জয়পুরহাট শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১৫ কি.মি.। | নাম=প্রত্নতাত্ত্বিক রেস্ট হাউস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন ৮৮০৫৭১ ৮৯১১৯| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ= এটি ধ্বংসাবশেষের কাছেই সীমানা প্রাচীরের মাঝেই অবস্থিত ঢাকা থেকে সড়ক ও নৌ উভয় পথেই পিরোজপুর ভ্রমণ করা যায়। সড়কপথে ঢাকা থেকে পিরোজপুর যাওয়ার পথে মাঝপথে বৃহত্তর পদ্মা নদীর অবস্থান হওয়ার কারণে ঢাকা থেকে সরাসরি পিরোজপুরের কোনো বাস যোগাযোগ নেই। ফেরি পারাপার সার্ভিসের পাশাপাশি লঞ্চ বা স্টিডবোটের মাধ্যমে নদী পারাপারের মাধ্যমে পিরোজপুর যাওয়া যায়। ঢাকার সায়েদাবাদ ও গাবতলী উভয় বাস টার্মিনাল থেকেই ঢাকা-পিরোজপুর রুটের ফেরি পারাপার গাড়ি রয়েছে। সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো মাওয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে পিরোজপুর যাতায়াত করে। আর গাবতলী থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো পাটুরিয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে পিরোজপুর রুটে চলাচল করে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন একাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চ ছেড়ে যায়। সড়কপথের তুলনায় নদীপথে লঞ্চে যাতায়াত আরামদায়ক। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:০০ টা থেকে শুরু করে রাত ৮:৩০ টা পর্যন্ত লঞ্চগুলো ছেড়ে যায়। পরদিন সকাল ৮:০০ টা থেকে ১০:০০ টার মধ্যে লঞ্চগুলো পিরোজপুর গিয়ে পৌছায়। পিরোজপুর হুলারহাট নামক ঘাটে নেমে ঘাট থেকে রিক্সা (ভাড়া ৩০-৫০ টাকা),ভ্যান (ভাড়া ২০-৩০ টাকা) ও টেম্পুযোগে (ভাড়া ২০-৩০ টাকা) পিরোজপুর শহরে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে ব্যক্তিমালিকানাধীন লঞ্চের পাশাপাশি বিআইডব্লিউটিএ-র রকেটও ঢাকা-পিরোজপুর রুটে চলাচল করে। লঞ্চের তুলনায় রকেটে যাতায়াত কিছুটা আরামদায়ক। সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত সপ্তাহের ৫ দিন রকেট চলাচল করে। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:৩০০ টায় সদরঘাট থেকে ছেড়ে গিয়ে পরদিন সকাল ৮:০০ টা থেকে ১০:০০ টার মধ্যে পিরোজপুরের হুলারহাট ঘাটে গিয়ে পৌছায়। * শ্রীরামকাঠী প্রণব মঠ সেবাশ্রম * শেরে বাংলা পাবলিক লাইব্রেরী * পারেড় হাট জমিদার বাড়ি * বলেশ্বর ঘাট শহীদ স্মৃতিস্তভ রাজধানী ঢাকা থেকে পিরোজপুর সদরের দূরত্ব সড়ক পথে ১৮৫ কিলোমিটার ও জলপথে ২৫৯ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৫০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পিরোজপুরে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। সড়কপথে ঢাকা থেকে পিরোজপুর যাওয়ার পথে মাঝপথে বৃহত্তর পদ্মা নদীর অবস্থান হওয়ার কারণে ঢাকা থেকে সরাসরি পিরোজপুরের কোনো বাস যোগাযোগ নেই। ফেরি পারাপার সার্ভিসের পাশাপাশি লঞ্চ বা স্পিডবোটের মাধ্যমে নদী পারাপারের মাধ্যমে পিরোজপুর যাওয়া যায়। ঢাকার সায়েদাবাদ ও গাবতলী উভয় বাস টার্মিনাল থেকেই ঢাকা-পিরোজপুর রুটের ফেরি পারাপার গাড়ি রয়েছে। সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো মাওয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে পিরোজপুর যাতায়াত করে। আর গাবতলী থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো পাটুরিয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে পিরোজপুর রুটে চলাচল করে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন একাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চ ছেড়ে যায়। সড়কপথের তুলনায় নদীপথে লঞ্চে যাতায়াত আরামদায়ক। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:০০ টা থেকে শুরু করে রাত ৮:৩০ টা পর্যন্ত লঞ্চগুলো ছেড়ে যায়। পরদিন সকাল ৮:০০ টা থেকে ১০:০০ টার মধ্যে লঞ্চগুলো পিরোজপুর গিয়ে পৌছায়। পিরোজপুর হুলারহাট নামক ঘাটে নেমে ঘাট থেকে রিক্সা (ভাড়া ৩০-৫০ টাকা ভ্যান (ভাড়া ২০-৩০ টাকা) ও টেম্পুযোগে (ভাড়া ২০-৩০ টাকা) পিরোজপুর শহরে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে ব্যক্তিমালিকানাধীন লঞ্চের পাশাপাশি বিআইডব্লিউটিএ-র রকেটও ঢাকা-পিরোজপুর রুটে চলাচল করে। লঞ্চের তুলনায় রকেটে যাতায়াত কিছুটা আরামদায়ক। সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত সপ্তাহের ৫ দিন রকেট চলাচল করে। রকেটগুলো প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:৩০টায় সদরঘাট থেকে ছেড়ে গিয়ে পরদিন সকাল ৮:০০টা থেকে ১০:০০টার মধ্যে পিরোজপুরের হুলারহাট ঘাটে গিয়ে পৌছায়। * শ্রীরামকাঠী প্রণব মঠ সেবাশ্রম * শেরে বাংলা পাবলিক লাইব্রেরী * পারেড় হাট জমিদার বাড়ি * বলেশ্বর ঘাট শহীদ স্মৃতিস্তভ * ওসি, পিরোজপুর সদরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৩৬; * ওসি, নেসারাবাদঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৩৮; * ওসি, নাজিরপুরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৪০; * ওসি, মঠবাড়ীয়াঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৪২। বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনার মধ্যে পুঠিয়ার রাজবাড়ি অন্যতম। মহারানী হেমন্ত কুমারীর এই বাসভবন পাঁচআনি জমিদারবাড়ী নামেও পরিচিত। পুঠিয়া জমিদারবাড়ী রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলায় অবস্থিত। রাজশাহী শহর থেকে ৩২ কি.মি. উত্তর- পূর্বে নাটোর মহাসড়ক অভিমুখে পুঠিয়া অবস্থিত। রাজবাড়ীর স্থাপত্যশৈলী খুব সহজেই পর্যটকদের আকর্ষিত করে। এখানে বেশ কিছু মন্দির, সুপারি বাগান, রাজ পরিবারের বাসভবন, উন্মুক্ত উদ্যান ইত্যাদি রয়েছে, যা একে এই অঞ্চলের একটি জনপ্রিয় পিকনিক স্পটে পরিণত করেছে। প্রতিবছর এখানে হাজার হাজার দর্শনার্থী ভ্রমণে আসে। পুঠিয়া রাজবাড়ীর আশে পাশে বিশাল আকারের ছয়টি রাজদিঘী রয়েছে। মন্দিরও আছে ছয়টি। সবচেয়ে বড় হলো শিব মন্দির। এ ছাড়া আছে রাধাগোবিন্দ মন্দির, গোপাল মন্দির, গোবিন্দ মন্দির, দোলমঞ্চ ইত্যাদি। প্রতিটি মন্দিরের দেয়ালে রয়েছে পোড়ামাটির ফলকের অপূর্ব কারুকার্য। সরাসরি আকাশপথে এখানে আসা যাবে না। প্রথমে আকাশপথে রাজশাহীতে এসে তারপর পুঠিয়ায় যেতে হবে। দূরবর্তী অঞ্চল থেকে পুঠিয়া রাজবাড়িতে নৌপথে আসা যাবে না। তবে নিকটবর্তী এলাকা থেকে পদ্মা নদীতে নৌকায় আসা যাবে। তবে নৌযান সহজলভ্য নয়। রাজবাড়ি ভ্রমণের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য হলো স্থলপথ। রাজশাহী বা নাটোর শহর থেকে পুঠিয়ায় প্রতিনিয়ত বাস চলাচল করে। কার, মাইক্রো ইত্যাদি গাড়ি ভাড়া করেও যাওয়া যায়। পুঠিয়ায় রাত্রিযাপনের ভালো ব্যবস্থা নেই। এক্ষেত্রে রাজশাহী বা নাটোরে রাত্রিযাপন করতে হবে। সেখানে অনেক ভালো মানের আবাসিক হোটেল আছে। পূর্ব এশিয়া এশিয়া মহাদেশের একটি ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিক উপঅঞ্চল। এর ভৌগোলিক ও ভূ-রাজনৈতিক আয়তন প্রায় ১ কোটি ২০ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার, যা পুরো এশিয়া মহাদেশের ২৮ শতাংশ ও ইউরোপ মহাদেশের প্রায় ১৫ গুণ। | regionmaptext=পূর্ব এশিয়ার শহর, অঞ্চল এবং দেশগুলির মানচিত্র | region5description=সুবিশাল স্থান এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের ভূমি বেইজিং পাঁচটি রাজবংশ, সাম্যবাদী বিপ্লব এবং সাংস্কৃতিক বিপ্লব ও প্রায় ৮০০ বছর ধরে প্রাচীন সাংস্কৃতিক স্থানগুলি এই আধুনিক শহর জুড়ে রয়েছে। টোকিও পুরোনো জাপানের ঝলকের পাশাপাশি ভবিষ্যতের হাই-টেক দর্শনসহ একটি বিশাল, ধনী এবং চিত্তাকর্ষক শহর * আলতাই তাভান বোগদ জাতীয় উদ্যান পেঁচার দ্বীপ বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার কলাতলী এলাকায় অবস্থিত পরিবেশবান্ধব অবকাশ যাপন কেন্দ্র। কক্সবাজারের কলাতলী থেকে সিএনজিচালিত অটোরিক্সায় চেপে সোজা রেজুব্রিজের কাছেই মারমেইড ইকো রিসোর্ট। রাস্তার ওপর থেকে তাকালে গাছপালার আড়ালে চোখে পড়বে ছোট-বড় অনেক কুটির। বড় রাস্তার ঢাল বেয়ে নিচে নামলেই কানে আসবে কলরব। দুই পাশের জলাধারে ঝিকমিক করে ভরদুপুরের রোদ্দুর। অভ্যর্থনা কক্ষে এগিয়ে গেলে মিলবে রঙবেরঙের বুনো ফুলের গুচ্ছ। এরপর পাওয়া যাবে স্বাগতঃ পানীয়, মানে ওয়েলকাম ড্রিঙ্ক। সদ্য গাছ থেকে পেড়ে আনা কচি ডাব। ডাবের পানি শেষ করতে করতে বাংলো বরাদ্দের কাজ শেষ। যে বাংলোয় থাকার ব্যবস্থা হয়েছে তার নাম রোড লাভার স্কুইড। বাকি গোটা তিরিশেক ভিলা আর বাংলোর নামেরও একই হাল। ঘরটা সত্যিই মন ভালো করে দেয়ার মতো। বাইরে গ্রেফ কুটিরের মতো দেখালেও ভেতরে মোটামুটি আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধা বিদ্যমান। স্নানঘরটায় ঢুকলে মুহূর্তেই মন ভালো হয়ে যাবে। প্লাস্টিকের বোতলে ভর্তি বাজারি শ্যাম্পুর বদলে কাচের পাত্রে ভেষজ উপায়ে বানানো শ্যাম্পু। সেটি সবুজ গাছের পাতা দিয়ে কায়দা করে ঢাকা। দুই পাশে দুটো কাঠগোলাপ ফুল গুঁজে দেয়া আছে। সাবান, শ্যাম্পু রাখা হয়েছে নারকেলের লম্বা একটা খোলের মধ্যে। মারমেইড ইকো রিসোর্টে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এমন সব জিনিসপত্র যথাসম্ভব কম ব্যবহার করা হয়েছে। পেঁচার দ্বীপের জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ বহাল রেখেই সব বাংলো তৈরি করা হয়েছে। ইয়োগা সেন্টার, স্পা, নৌকা ভ্রমণ, সম্মেলন কক্ষ, প্রেক্ষাগৃহ সবকিছুরই এখানে ব্যবস্থা আছে এই পরিবেশবান্ধব অবকাশ যাপন কেন্দ্রে। মারমেইড রিসোর্টের মূল নক্সা করেছেন স্থপতি জিয়াউদ্দিন খান। যত তাড়াই থাকুক, বোট ক্লাবের পাটতনে পেতে রাখা ঢাউস কেদারায় একবার বসে যেতে ভুল করা যাবে না। আকাশে পূর্ণচন্দ্র। সামনে সাগরের জল। আশ্চর্য মৌনতায় ডুবে আছে সমস্ত চরাচর। মন চাইলে গা এলিয়ে বসে থাকুন গভীর রাত অবধি। একদম কাকপক্ষীটিও জ্বালাতন করতে আসবে না। কক্সবাজারের কলাতলী থেকে সিএনজিচালিত অটোরিক্সায় যাওয়া যায় পেঁচার দ্বীপে। ভাড়া পড়বে ২০০ টাকার মতো। মারমেইড ইকো রিসোর্টে বাংলো আছে নানা রকম। এক রাতের ভাড়া ২৫০০ থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে। যাবার পূর্বেই বাংলো বুকিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল অথবা কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে চকরিয়া পৌঁছে সেখান থেকে মটরগাড়ী যোগে পেকুয়া উপজেলায় যাওয়া যায়। এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে বাসযোগে বাঁশখালী পৌঁছে সেখান থেকেও সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে পেকুয়া যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম মহানগরীর ফিরিঙ্গিবাজার থেকে লঞ্চ/স্টিমার যোগে মগনামা ঘাট হয়ে পেকুয়া উপজেলায় যাওয়া যায়। মগনামা ঘাট মগনামা ইউনিয়নে অবস্থিত। চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল থেকে মটরগাড়ী যোগে যাওয়া যায়। এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরীর ফিরিঙ্গিবাজার থেকে লঞ্চ/স্টিমার যোগে যাওয়া যায়। উপজেলা শহীদ মিনার পেকুয়া চৌমহনী থেকে পায়ে হেঁটে যাওয়া যায়। এছাড়াও এ উপজেলার অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে: চকরিয়া পৌরসভার নিকটবর্তী হওয়ায় পৌরসভা এলাকার যে কোন হোটেলে সুলভ মূল্যে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। পেকুয়া চৌমুহনী অথবা চকরিয়া পৌরসভা এলাকার যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারেন। পেদা টিং টিং বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি শহরে কাপ্তাই হ্রদের উপর নির্মিত ভাসমান পাহাড়ে অবস্থিত পর্যটন আকর্ষণ কেন্দ্র। পেদা টিং টিং চাকমা শব্দগুচ্ছ। এর ভাবগত অর্থ হচ্ছে পেট টান টান। অর্থাৎ, মারাত্মকভাবে খাবার পর পেটের যে টান টান অবস্থা থাকে, সেটাকেই বলা হয় পেদা টিং টিং। এখানে এমন এক পরিবেশ বিরাজমান যেখানে এক গ্লাস খাবার পানি নেই; অথচ পেদা টিং টিং চা, কফি আর চিকেন ফ্রাই নিয়ে দর্শনার্থীদেরকে আহ্বান জানাচ্ছে খাবার উপভোগের জন্য। এখানে রেস্তোঁরা, কটেজ, নৌবিহার ব্যবস্থা, সেগুন বাগান ও অসংখ্য বানর রয়েছে। রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। থাকার জন্য বেশ কয়েকটি কক্ষ সুসজ্জ্বিত অবস্থায় রয়েছে। চাঁদনি রাতে এমন একটি পাহাড়ের উপর রাত্রিযাপন সত্যিই দূর্লভ বিষয়। প্যারিস একটি রাজধানী শহর যা ইউরোপ মহাদেশের অন্তর্গত। দুই হাজার বছরেরও বেশি ঐতিহ্যের অধিকারী প্যারিস নগরী বিশ্বের অন্যতম বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। রাজনীতি, শিক্ষা, বিনোদন, গণমাধ্যম, পোষাকশৈলী, বিজ্ঞান ও শিল্পকলা সবদিক থেকে প্যারিসের গুরুত্ব ও প্রভাব এটিকে অন্যতম বিশ্বনগরীর মর্যাদা দিয়েছে। প্রতি বছর এখানে প্রায় ৩ কোটি বিদেশি পর্যটক বেড়াতে আসেন। * সঁত্র্‌ জর্জ পোঁপিদু (Centre Georges-Pompidou) ভবন: এখানে মুজে নাসিওনাল দার মোদের্ন (Musée National d'Art Moderne অর্থাৎ জাতীয় আধুনিক শিল্পকলা জাদুঘর) অবস্থিত। এটি বিংশ শতাব্দী ও তার পরের আধুনিক শিল্পকলা জাদুঘর। * সিতে দে সিয়ঁস এ দেজাঁদুস্ত্রি (Cité des Sciences et de l'Industrie একটি হাতে-কলমের বিজ্ঞান জাদুঘর যেখানে বছরে দুই কোটি লোক ঘুরতে আসে। * লুভ্র জাদুঘর (Le Louvre বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ প্রাচীন শিল্পকলার জাদুঘর এবং ফ্রান্সের রাজাদের মধ্যযুগীয় প্রাসাদ। * মুজে দেজার জে মেতিয়ে (Musée des Arts et Métiers কুটিরশিল্প, বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম ও উদ্ভাবনের জাদুঘর। * মুজে দর্সে (Musée d'Orsay ১৯শ শতকের চিত্রকর্মের জাদুঘর; এখানে অন্তর্মুদ্রাবাদী ঘরানার চিত্রকর্মের সবচেয়ে বড় সংগ্রহের একটি অবস্থিত। অতীতে এখানে একটি রেলস্টেশন ছিল। * মুজে নাসিওনাল দিস্তোয়ার নাতুরেল (Muséum national d'histoire naturelle প্রাকৃতিক ইতিহাসের জাতীয় জাদুঘর * পার্ক দো লা ভিলেত (Parc de la Villette এখানে সিতে দে সিয়ঁস এ দেজাঁদুস্ত্রি ছাড়াও সিতে দো লা মুজিক (Cité de la Musique) রয়েছে, যেটি বিভিন্ন সঙ্গীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সঙ্গীত জাদুঘর এবং একটি সঙ্গীত পরিবেশনশালার একটি সমবায়। * প্লাস দেতোয়াল এবং আর্ক দো ত্রিওঁফ (Arc de Triomphe বিভিন্ন যুদ্ধে ফ্রান্সের বিজয় ও শহীদদের স্মরণে নির্মিত সৌধ * কোঁসিয়ের্জরি (Conciergerie সেন নদীর ওপরে ইল দো লা সিতে (Île de la Cité) নামক দ্বীপে অবস্থিত একটি মধ্যযুগীয় ভবন যেটিকে একটি কারাগার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল। ফরাসি বিপ্লবের সময় প্রাচীন শাসনব্যবস্থার (ancien régime) বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে মৃত্যুর আগে এখানে বন্দী করে রাখা হয়। * আইফেল টাওয়ার (La Tour Eiffel গুস্তাভ এফেলের নির্দেশনায় ধাতব এই স্থাপনাটি ১৮৮৯ সালের বিশ্বমেলার জন্য নির্মাণ করা হয়। * গ্রঁ পালে (Grand Palais ১৯০০ সালে প্যারিস প্রদর্শনীর জন্য নির্মিত একটি বিশাল কাঁচে ঘেরা প্রদর্শনী কেন্দ্র। লেজাঁভালিদ Les Invalides ফ্রান্সের সামরিক ইতিহাসের সাথে সম্পর্কিত জাদুঘর ও সৌধের একটি সমবায়। * পালে গার্নিয়ে (Palais Garnier প্যারিসের কেন্দ্রীয় অপেরা ভবন; এটিকে ২য় ফরাসি সাম্রাজ্য পর্বে নির্মাণ করা হয়। * লো পন্তেওঁ (Le Panthéon একটি গির্জা যেখানে ফ্রান্সের সবচেয়ে বিখ্যাত নরনারীদের বেশ কয়েকজনের সমাধি রয়েছে। * প্লাস দে ভজ (Place des Vosges মারে এলাকার একটি রাজকীয় চত্ত্বর। * বাজিলিক দু সাক্রে কর (Basilique du Sacré-Cœur মোঁমার্‌ত্র এলাকাতে অবস্থিত গির্জা। * নোত্র দাম দ্য পারি (Notre Dame de Paris ইল দো লা সিতে নামক দ্বীপে সেন নদীর উপরে অবস্থিত ১২শ শতকে নির্মিত ক্যাথেড্রাল * সাঁত-শাপেল (Sainte-Chapelle ইল দো লা সিতে নামক দ্বীপে সেন নদীর উপরে অবস্থিত ১৩শ শতকে নির্মিত গোথিক ঘরানার গির্জা। * সিমতিয়ের দো মোঁমার্‌ত্র (Cimetière de Montmartre মোঁমার্‌ত্র এলাকাতে অবস্থিত সমাধিক্ষেত্র। * সিমতিয়ের দু পের লাশেজ (Cimetière du Père-Lachaise ২০নং ওয়ার্ডে অবস্থিত একটি সমাধিক্ষেত্র, যেখানে বেশ কিছু খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ত্বের সমাধি আছে। * সাঁত-ওস্তাশ (Saint-Eustache ১৬শ শতকে নির্মিত গোথিক ঘরানার গির্জা যেটি লে আল এলাকাতে অবস্থিত। * লা মাদলেন (La Madeleine ১৯শ শতকে রোমান মন্দিরের আদলে তৈরি একটি গির্জা। * প্যারিসের বড় মসজিদ (Grande Mosquée de Paris ফ্রান্সের মূল ভূখণ্ডে নির্মিত সর্বপ্রথম মসজিদ। শার্ল দো গোল বিমানবন্দর প্যারিস শহর ছাড়াও সমগ্র ফ্রান্সের প্রধান, বৃহত্তম ও ব্যস্ততম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এছাড়াও আছে অর্লি বিমানবন্দর ও বোভে-তিলে বিমানবন্দর নামের আরও দুইটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। পারি লো-বুর্জে বিমানবন্দর ঐতিহাসিকভাবে প্যারিসের প্রাচীনতম বিমানবন্দর এবং শহরের কেন্দ্রের সবচেয়ে কাছে অবস্থিত হলেও এটি বর্তমানে ব্যক্তিগত বিমান সেবার জন্য ব্যবহার করা হয়। প্রাগ একটি রাজধানী শহর যা ইউরোপ মহাদেশের অন্তর্গত। প্রাগের প্রধান বাস স্টেশন ফ্লোরেন্সে, যা মেট্রো লেইন বি ও সি এর সংযোগ স্থলে অবস্থিত। সিটি সেন্টারের পশ্চিমে অবস্থিত বাস টার্মিনালটি ২০০৯ সালে নতুন করে নির্মান করা হয়েছে। একাধিক কোম্পানি ইউরোপের অন্যান্য বড় শহরের সাথে সরাসরি বাস সেবা সরবরাহ করে। {{infobox| সাপ্তাহিক মধ্যাহ্নের খাবারের তালিকা| সপ্তাহের কর্মদিবসগুলোতে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২টার মধ্যে প্রাগের প্রায় সব রেস্তোরাঁ বিশেষ ছাড় দেয়। দর্শনার্থী হিসেবে আপনি দুই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। প্রথমত,খাবারের তালিকা চেক ভাষায় উপলব্ধ্য এবং সাধারণত না চাইলে ওয়েটাররা এই মেনু ক্রেতাদের হাতে তুলে দেয়রা ব্যাপারে আগ্রহী না। তবে রেস্তোরার বাইরে বেশিরভাগ সময়ই খাবারের ছবি সংবলিত একটি মেনু থাকে। যা আপনি রেস্তোরাঁয় ঢোকার পূর্বেই চোখ বুলিয়ে নিতে পারবেন। সাধারণত খাবার বেশ ভালোভাবে রান্না করা হয় এবং দাম মোটামুটি হাতের নাগালের মাঝেই, ৫ ইউরোর মধ্যে হয়ে যায়। কখনো কহনো প্রধান খাবারের সাথে স্যুপ পরিবেশন করা হয়।}} মধ্যাহ্নের খাবারকে দিনের প্রধান খাবার হিসেবে ধরা হয়। চেক প্রজাতন্ত্রের খাবার মূলতঃ পোর্ক বা শুকরের মাংস অথবা গরুর মাংস প্রধান। সাথে বাড়তি খাবার বা সাইড ডিশ হিসেবে থাকে বিভিন্ন রকমের ডাম্পলিং, আলু বা আলু ভাজা। মাছ খুব একটা জনপ্রিয় খাবার নয় যদিও আজকাল সহজলভ্য। প্রান্তিক হ্রদ বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্তর্গত বান্দরবান জেলায় অবস্থিত। বান্দরবান থেকে কেরাণীহাট যাবার পথে হলুদিয়া নামক স্থানে এর অবস্থান। কেরাণীহাট থেকে ২০ মিনিট গাড়ি চালালে এ হ্রদে পৌঁছানো সম্ভব। জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১৪ কিলোমিটার। এ কাব্যিক আর মোহনীয় রূপ নিয়ে সবুজ আর নীলে আঁচল বিছিয়ে শুয়ে আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমণ্ডিত কুমারী হ্রদটি। প্রায় ২৯ একর এলাকা নিয়ে প্রান্তিক হ্রদের অবস্থান। এলজিইডি’র তত্ত্বাবধানে এ হ্রদটি পরিচালিত। যাতায়াতের জন্য কর্তৃপক্ষ উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছেন। বান্দরবান শহর থেকে চট্টগ্রাম বা কেরাণীহাটগামী বাসে হলুদিয়া নামক স্থানে নেমে টেক্সি বা রিক্সায় ৩ কিলোমিটার যেতে হবে। বান্দরবান শহর থেকে টেক্সি বা ল্যান্ডক্রুজার রিজার্ভ করে নিয়ে যাওয়াই ভালো। অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর অত্র এলাকাটি। হ্রদের চারপাশে বিভিন্ন প্রজাতির গাছগাছালিতে ভরপুর। হ্রদেরে পাশের পাহাড়ে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির আবাসস্থল। কিচিরমিচির শব্দে চারদিক মুখরিত থাকে সারাটিদিন। হ্রদের নীল জল আর পাড়ের সবুজ বনানী দর্শনার্থীদের সকল ক্লান্তি ঘুঁচিয়ে দেবে নিঃসন্দেহে। কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে হ্রদে মাছ শিকারে নিজেকে মেতে রাখতে পারেন। মাছ শিকার অতিরিক্ত পাওনা হিসেবে বিবেচ্য। এছাড়াও, আয়েশ করে ঘুরে বেড়ানো যাবে প্যাডেল বোট নিয়ে। বান্দরবানে আসলে এখানকার আদিবাসীদের তৈরি বিভিন্ন পণ্য কিনতে পারেন যেমনঃ হাতে বোনা কাপড়, গৃহস্থলীর কাজের জন্য বিভিন্ন পণ্য ইত্যাদি। প্রান্তিক হ্রদে খাবার ও রাতযাপনের সুবন্দোবস্ত নেই। দিনে এসে দিনেই ফিরে যাওয়া অতি উত্তম। খাবার ও পানি নিয়ে যেতে হবে স্ব-উদ্যোগে। রাত্রি যাপনের জন্য বান্দরবানে পর্যটন কর্পোরেশনের মেঘলা হোটেল রয়েছে। বুকিংয়ের জন্য ০৩৬১-৬২৭৪১, ০৩৬১-৬২৭৪২। বান্দরবান বাজারে অবস্থিত হোটেল ফোর স্টার ০৩৬১-৬৩৫৬৬, ০১৮১৩২৭৮৭৩১, ০১৫৫৩৪২১০৮৯। অথবা, বান্দরবান শহরে ফিরে যাওয়া প্রয়োজন। ফটিক অর্থ স্বচ্ছ ও ছড়ি অর্থ পাহাড়িয়া নদী, ক্ষুদ্র স্রোতস্বতী, ঝর্ণা বা খাল। উপজেলার পশ্চিমাংশে ফটিকছড়ি খাল নামক একটি স্বচ্ছ ঝর্ণা আছে। নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যে ভরা খালটি সীতাকুণ্ড পাহাড়ী রেঞ্জ থেকে উৎপন্ন হয়ে যোগিনী ঘাটা নামক স্থানে হালদা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। একসময় ফটিকছড়ি উপজেলার অবস্থান ছিল ভূজপুরের দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে প্রবাহিত এই ফটিকছড়ি খালের তীরে। ফটিকছড়ি খাল হতেই এই থানার নামকরণ হয়। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ফটিকছড়ি উপজেলার জনসংখ্যা ৪,৪১,৮৬৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,২৬,৩১৬ জন এবং মহিলা ২,১৫,৫৪৭ জন। এ উপজেলার ৮৭% লোক মুসলিম, ১০% হিন্দু ও ৩% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন মোড় এলাকা থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে ফটিকছড়ি যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম শহরের বটতলী অথবা ষোলশহর রেলস্টেশন থেকে নাজিরহাটগামী রেলযোগে নাজিরহাট গিয়ে সেখান থেকে বাস বা সিএনজি যোগে ফটিকছড়ি যাওয়া যায়। মাইজভাণ্ডার শরীফ ফটিকছড়ি উপজেলা সদর বিবিরহাট থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার এবং নাজিরহাট বাস স্টেশন থেকে প্রায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার পূর্বে নানুপুর ইউনিয়নের মাইজভাণ্ডার গ্রামে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। ভূজপুর জমিদার বাড়ি এবং ফাঁসির ঘর বিবিরহাট থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার এবং নাজিরহাট বাস স্টেশন থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ভূজপুর ইউনিয়নের পূর্ব ভূজপুর গ্রামে অবস্থিত।সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। মং রাজার দীঘি বিবিরহাট থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার এবং নাজিরহাট বাস স্টেশন থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ভূজপুর ইউনিয়নের পশ্চিম ভূজপুর গ্রামে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। আহসান উল্লাহ খাঁ গোমস্তার মসজিদ বিবিরহাট থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার এবং নাজিরহাট বাস স্টেশন থেকে প্রায় সাড়ে ৮ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে বখতপুর ইউনিয়নে অবস্থিত এ মসজিদটি আনুমানিক ৪০০ বছরের পুরনো। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। হারুয়ালছড়ি ফকিরপাড়া গায়েবী মসজিদ অপরূপ সৌন্দর্য্যের এ মসজিদটি বিবিরহাট থেকে প্রায় সাড়ে ৭ কিলোমিটার এবং নাজিরহাট বাস স্টেশন থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। হালদা রাবার ড্যাম বিবিরহাট থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার এবং নাজিরহাট বাস স্টেশন থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ভূজপুর ইউনিয়নের কাজিরহাট গ্রামে অবস্থিত। হালদা ভ্যালি চা বাগান বিবিরহাট থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে এবং মীরসরাই থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার পূর্বে নারায়ণহাট ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। রামগড় চা বাগান বিবিরহাট থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে বাগানবাজার ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। দাঁতমারা রাবার বাগান ও নিউ দাঁতমারা চা বাগান বিবিরহাট থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে দাঁতমারা ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। উদালিয়া চা বাগান বিবিরহাট থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং নাজিরহাট বাস স্টেশন থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার পশ্চিমে সুয়াবিল ইউনিয়ন ও হাটহাজারী উপজেলার কিছু অংশজুড়ে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। কাঞ্চননগর রক্তছড়ি চা বাগান বিবিরহাট থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে কাঞ্চননগর ইউনিয়নের ১৭নং লট রক্তছড়ি এলাকায় অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। চৌধুরী মহল আবদুল বারি চৌধুরীর ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি ব্রিটিশ আমলে নির্মিত নয়নাভিরাম দৃষ্টিনন্দন এ বাড়ির ঐতিহ্য ও ব্রিটিশ ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এ বাড়ি ও পরিবারের গুরুত্ব অপরিসীম নাজিরহাট ঝংকার সিনেমা হল থেকে মাত্র তিন তিন কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত.. ফটিকছড়িতে থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। ফটিকছড়ি পৌরসভা ও নাজিরহাট পৌরসভা এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে ফরিদপুরে সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়াত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে ফরিদপুরে সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বেশ কয়েকটি বাস ফরিদপুরের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে আনন্দ পরিবহন, আজমিরী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, নাবিল পরিবহন, দ্রুতি পরিবহন, শাপলা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। গাবতলী থেকে পাটুরিয়া পর্যন্ত কিছু বাস চলাচল করে। পাটুরিয়া থেকে লঞ্চে করে গোয়ালন্দ ঘাট যাওয়া যায়। সেখান থেকে অন্য বসে উঠে ফরিদপুর যাওয়া যায়। তবে খুলনা ও যশোর রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। * পল্লী কবি জসীম উদ্দীনের বাড়ি ও কবর স্থান। * হযরত শাহ্ ফরিদ মসজিদ। * জগদ্বন্ধু সুন্দর এর আশ্রম। * গৌর গোপাল আঙ্গিনা, গোয়ালচামট। * আটরশি বিশ্ব জাকের মঞ্জিল, সদরপুর। * বাইশ রশি জমিদার বাড়ী, সদরপুর * বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফের গ্রামের বাড়ি। | ঠিকানা=মধুখালি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=মধুখালী উপজেলার মথুরাপুর গ্রামে অবস্থিত একটি দেউল বা মঠ। এই প্রত্নতাত্ত্বিক অবকাঠামোটি আনুমানিক ষোড়শ শতাব্দীতে তৈরি করা হয়েছিলো বলে ধারণা করা হয়; তবে কারো কারো অনুমান এটি সপ্তদশ শতকের স্থাপনা। ফরিদপুরে যাওয়ার পর ভ্রমণকারীর থাকার জন্য রয়েছে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল। ফরিদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে আবাসিক হোটেল গুলোর দূরত্ব মাএ ১ কিলোমিটার, রিক্স ভাড়া ১০ টাকা। আবাসিক হোটেলের সর্বনিম্ন ভাড়া ৮০ টাক সর্বোচ্চ ভাড়া ৯০০ টাকা। আবাসিক হোটেল গুলোতে সিঙ্গেল ও ডাবল উভয় বেড রয়েছে। সরকারি কর্মকতা ও কর্মচারীদের জন্য রয়েছে সার্কিট হাউজ। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে ফরিদপুরে সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়াত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে ফরিদপুরে সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বেশ কয়েকটি বাস ফরিদপুরের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে গোল্ডেন লাইন পরিবহন, সাউথ লাইন পরিবহন, সূর্যমুখী পরিবহন, বিকাশ পরিবহন, আজমিরী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, নাবিল পরিবহন, দ্রুতি পরিবহন, শাপলা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। গাবতলী থেকে পাটুরিয়া পর্যন্ত কিছু কিছু লোকাল বাস চলাচল করে। পাটুরিয়া থেকে লঞ্চে করে গোয়ালন্দ ঘাট যাওয়া যায়। সেখান থেকে অন্য লোকাল বাসে,মাহিন্দ্র তে উঠে ফরিদপুর যাওয়া যায়। তবে খুলনা ও যশোর রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। * পল্লী কবি জসীম উদ্দীনের বাড়ি ও কবর স্থান। * হযরত শাহ্ ফরিদ মসজিদ। * জগদ্বন্ধু সুন্দর এর আশ্রম। * গৌর গোপাল আঙ্গিনা, গোয়ালচামট। * আটরশি বিশ্ব জাকের মঞ্জিল, সদরপুর। * বাইশ রশি জমিদার বাড়ী, সদরপুর * বীরশ্রেষ্ট মুন্সি আব্দুর রউফের গ্রামের রাড়ী। | বিবরণ=একটি ব্যক্তিভিত্তিক জাদুঘর। বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলা শহরের অদূরে ২০১৫–তে এটি নির্মিত হয়েছে। ফরিদপুরে যাওয়ার পর ভ্রমণকারীর থাকার জন্য রয়েছে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল। ফরিদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে আবাসিক হোটেল গুলোর দূরত্ব মাত্র নেই বললেই চলে। চাইলেই হাতের কাছেই খুজে পেতে পারেন থাকার স্থান। আবাসিক হোটেলের সর্বনিম্ন ভাড়া ৮০ টাকা সর্বোচ্চ ভাড়া ২০০০ টাকা। আবাসিক হোটেল গুলোতে সিঙ্গেল ও ডাবল উভয় বেড রয়েছে। সরকারি কর্মকতা ও কর্মচারীদের জন্য রয়েছে সার্কিট হাউজ। ফিলিস্তিন মধ্যপ্রাচ্য]]ের একটি দেশ যার রাজধানী জেরুজালেম যা এশিয়া মহাদেশের অন্তর্গত। প্যালেস্টাইন লিবারেশন অরগানাইজেশন (পিএলও) ও প্যালেস্টাইন জাতীয় পরিষদ (পিএনসি) একপাক্ষিক ভাবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিল। ১৯৮৮ ঘোষণার সময়ে কোনো অঞ্চলেই পিএলওর নিয়ন্ত্রণ ছিল না, যদিও তারা যে অঞ্চলগুলি দাবি করেছিল আন্তর্জাতিকভাবে সেইগুলি ইজরায়েলের দখলে ছিল। আরবরা দাবি করেছি, ১৯৪৭ সালে জাতি সংঘ দ্বারা প্রস্তাবিত ফিলিস্তিন বিভাগ যেভাবে প্রস্তাবিত হয়েছিল, যেখানে ফিলিস্তিন ভূখন্ড (গাজা ভূখন্ড ও ওয়েস্ট ব্যাংক) ছাড়াও ইসরায়েল শাসনাধিন অঞ্চলও ছিল এবং জেরুজালেমকে ঘোষিত রাষ্টের রাজধানী আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। ১৯৭৪ আরব লীগ শীর্ষ বৈঠকে স্থির হয়েছিল, পিএলও ফিলিস্তিনের জনগণের একমাত্র বৈধ প্রতিনিধি এবং ও তাদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠিত আহবান জানিয়েছিল। ২২ নভেম্বর ১৯৭৪, থেকে একটি হিসেবে জাতি পিএলও কে রাষ্ট্রহীন-সত্তা রুপে পর্যবেক্ষক অবস্থা রাখা হয়েছিল। যারা কেবলমাত্র জাতি সংঘে তাদের বক্তব্য রাখতে পারতেন, কিন্তু ভোট দেবারর কোনো ক্ষমতা ছিল না। ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন মধ্যপ্রাচ্যের দক্ষিণাংশের একটি ভূখণ্ড, যা ভূমধ্যসাগর ও জর্ডান নদীর মাঝে অবস্থিত (যেখানে বর্তমান ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনী ভূখণ্ড অবস্থিত)। এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকা এই তিন মহাদেশের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক অবস্থানে রয়েছে ফিলিস্তিন। এটি ইহুদি ধর্ম ও খ্রিস্টধর্মের জন্মস্থান। ভৌগোলিক অবস্থান ও দুটি প্রধান ধর্মের সূতিকাগার হওয়ায় স্বভাবতই ফিলিস্তিন নামক ভূখণ্ডটির রয়েছে ধর্ম, সংস্কৃতি, বাণিজ্য ও রাজনীতির এক দীর্ঘ ও আলোড়ন সৃষ্টিকারী ইতিহাস। আদিকাল থেকে আজ পর্যন্ত ফিলিস্তিনের এই সম্পূর্ণ ভূ-খণ্ড বা এর কোন কোন অংশ বিভিন্ন রকমের মানুষদের দ্বারা পরিচালিত ও শাসিত হয়ে আসছে। এদের মধ্যে আছে- কেনানীয়, আমরীয়, প্রাচীন মিশরীয়, ইসরায়েল বংশের ইহুদি, ব্যাবিলনীয়, পারস্য, প্রাচীন গ্রিক, রোমান, বাইজেন্টাইনীয়, প্রাথমিক যুগের মুসলিম খিলাফাত (যেমনঃ উমাইয়াদ, আব্বাসীয়, সেলজুক, ফাতমি প্রভৃতি খ্রিস্টান ক্রুসেডার বা ধর্মযোদ্ধাগণ, শেষের দিকের মুসলিম খিলাফাত (যেমনঃ আইয়ুবি, মামলুক, উসমানীয় সাম্রাজ্য প্রভৃতি ব্রিটিশ, জর্ডানি (পশিম তীরের অংশটুকু মিশরীয় (গাজা অঞ্চল এবং হাল আমলের ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সহ এরকম বহু জাতি ও অঞ্চলের ব্যক্তি ও শাসকবর্গ। ফিলিস্তিনের অপরাপর নামগুলো হলোঃ কানান, জায়ন, ইসরায়েলের ভূমি, দক্ষিণ সিরিয়া, জুন্দ ফিলাস্তিন এবং পবিত্র ভূমি। ফিলিস্তিন অঞ্চলটি পৃথিবীর প্রাচীন অঞ্চলগুলোর একটি যেখানে মানুষের বসবাস, কৃষিনির্ভর জনসমষ্টি এবং সভ্যতা গড়ে উঠেছিল। ব্রোঞ্জ যুগের প্রথম ও মধ্যভাগে স্বাধীন কেনানীয় নগর-রাষ্ট্রগুলো গড়ে উঠেছিল এবং প্রাচীন মিশর, মেসোপটেমিয়া, ফোয়েনেশিয়া, মাইনোয়ান ক্রিট, এবং সিরিয়ায় গড়ে ওঠা সভ্যতা দ্বারা প্রভাবান্বিত হয়েছিল। সভ্যতার সংস্কৃতির একটি বিস্তৃত স্থান ফিলিস্তিন ফলে এর রন্ধনশৈলীর রয়েছে দীর্ঘ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট। বিশেষতঃ আরব উমাইয়াদ বিজয়ের মধ্য দিয়ে এখানে ইসলামের আবির্ভাব ঘটে এবং পরবর্তীকালে ফার্সি-প্রভাবে প্রভাবিত আব্বাসীয়দের এবং তুর্কি রন্ধনপ্রণালীর শক্তিশালী প্রভাবগুলি দ্বারা ফিলিস্তিনি রন্ধনশৈলী প্রভাবিত হয়। এটি লেবানন, সিরিয়া এবং জর্দানী সহ অন্যান্য লেভান্তিনি রান্নার অনুরূপ। ফেনী জেলায় সাধারনত সড়ক পথেই ভ্রমণ করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে ফেনীর উদ্দেশ্য যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলোর মধ্যে ড্রীম লাইন, সেবা চেয়ার কোচ, স্টার লাইন অন্যতম। ফেনীর সঙ্গে সরাসরি বিমানযোগাযোগ নেই। ভাষা শহীদ সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর]] * ৩. জেলা শিক্ষা অফিস রেষ্ট হাউজ- মোট কক্ষ-০২টি (ভিআইপি-০১টি, সাধারণ-০১টি) * ৪. পল্লী বিদ্যুৎ রেষ্ট হাউজ মোট কক্ষ-০৩টি (ভিআইপি-০১টি, সাধারণ-০২টি) * ৫. সড়ক জনপথ রেষ্ট হাউজ- মোট কক্ষ-০২টি (ভিআইপি-০১টি,সাধারণ-০১টি) ঠিকানা- তাকিয়া রোড,ফেনী। ফোন- ৭৩৬৪৮ যোগাযোগ- ম্যানেজার, মোঃ ইসমাইল- ০১৮২০০১৮৭৬৮ ঠিকানা- পাঁচগাছিয়া রোড়,ফেনী। ফোন- ৬২৪১৫ ঠিকানা- জহিরিয়া মসজিদের বিপরীতে পাঁচগাছিয়া রোড,ফেনী। ফোন- ৬২২২৩ ফেনীর সঙ্গে সরাসরি বিমানযোগাযোগ নেই। তবে হেলিকপ্টার ব্যবহার করে যাওয়া যায়। সাধারণত বিদ্যালয় ও কলেজ প্রাঙ্গণ গুলো হেলিপ্যাড হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চট্টগ্রামগামী সব ট্রেনই ফেনী যাত্রা বিরতি দিয়ে যায়। মহানগর গোধুলী, তূর্ণা, কর্ণফুলী, ঢাকা মেইল(কমিউটার) এই রুটে চলাচলকারী ট্রেন গুলোর মধ্যে অন্যতম। ফেনী জেলায় সাধারনত সড়ক পথেই ভ্রমণ করা হয়ে থাকে। ঢাকার সায়েদাবাদ,আরামবাগ,টিটিপাড়া থেকে প্রতিদিন সকাল ৬ টা থেকে ১ ঘণ্টা পর পর ফেনীর উদ্দ্যেশে বাস ছেড়ে যায়। এদের মধ্যে ড্রীম লাইন, সেবা চেয়ার কোচ, স্টার লাইন অন্যতম। এ ছাড়াও সায়েদাবাদ হতে ছাড়া চট্টগ্রামগামী লোকাল বাস গুলোতে ফেনী যেতে পারবেন। ঢাকা থেকে ফেনীর ভাড়া নিতে পারে ২৫০ থেকে ৪২০ টাকা। | নাম=ফেনী নদী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বিজয় সিংহ দীঘি অন্য=বিজয় সেনের দীঘি ইউআরএল ইমেইল= | নাম= রাজাঝির দীঘি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি ফেনীর ঐতিহ্যবাহী দীঘি। জনশ্রুতি আছে ত্রিপুরা মাণিক্য রাজবংশের মহারাজের প্রভাবশালী এক রাজা তার কন্যার অন্ধত্ব দুর করার মানসে প্রায় ৫/৭ শত বছর পূর্বে দীঘিটি খনন করিয়েছিলেন। | নাম=মুহুরি প্রজেক্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেচ প্রকল্প। ফেনী নদীর স্বচ্ছ জলরাশি, মুহুরী ইরিগেশন প্রজেক্টের ৪০ গেট বিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন রেগুলেটর, বায়ু শক্তি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, নির্মাণাধীন মুহুরী সেতু, মৎস্য হ্যাচারি, অদূরে নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু অর্থনৈতিক অঞ্চল ইত্যাদি। | নাম=ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর উইকিউপাত্ত=Q61366353 | বিবরণ=ভাষা শহিদ সালামের স্মৃতি রক্ষার্থে জাদুঘরটি স্থাপন করা হয়। এই জেলার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে রয়েছে মহিষের দুধের ঘি ও খন্ডলের মিষ্টি। ৩. জেলা শিক্ষা অফিস রেষ্ট হাউজ- মোট কক্ষ-০২টি (ভিআইপি-০১টি, সাধারণ-০১টি) ৪. পল্লী বিদ্যুৎ রেষ্ট হাউজ মোট কক্ষ-০৩টি (ভিআইপি-০১টি, সাধারণ-০২টি) ৫. সড়ক জনপথ রেষ্ট হাউজ- মোট কক্ষ-০২টি (ভিআইপি-০১টি,সাধারণ-০১টি) ঠিকানা- তাকিয়া রোড,ফেনী। ফোন- ৭৩৬৪৮ যোগাযোগ- ম্যানেজার, মোঃ ইসমাইল ৮৮০১৮২০০১৮৭৬৮ ঠিকানা- পাঁচগাছিয়া রোড়,ফেনী। ফোন- ৬২৪১৫ ঠিকানা- জহিরিয়া মসজিদের বিপরীতে পাঁচগাছিয়া রোড,ফেনী। ফোন- ৬২২২৩ ঠিকানা- সমবায় সুপার মার্কেট, শহীদ শহিদুল্লাহ কায়সার সড়ক(এস এস কে),ফেনী। ফ্রুটস ভ্যালি বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার শাহজিবাজার এলাকায় অবস্থিত। হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার শাহাজীবাজার এলাকায় উঁচু টিলার চূড়ায় স্থাপিত ফ্রুটস ভ্যালি। উপত্যকাটি হবিগঞ্জ গ্যাস ফিল্ডের মালিকানাধীন। গ্যাস ফিল্ড সংবেদনশীল প্রতিষ্ঠান হওয়ায় নিরাপত্তার কারণে ফ্রুটস ভ্যালি সবার জন্য খুলে দেয়নি কর্তৃপক্ষ। এখানে ঘুরতে হলে আগাম অনুমতি নিতে হবে দর্শণার্থীদের। ৫ একর জমির উপর ফ্রুটস ভ্যালিটি নির্মাণ করা হয়েছে। ২০০৩ সালে মূল পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। হবিগঞ্জ গ্যাস ফিল্ডের উপ-ব্যবস্থাপক এটিএম নাছিমুজ্জামান ফ্রুটস ভ্যালি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পান। সর্বাত্মক সহযোগিতা করেন গ্যাস ফিল্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারিরা। মূলতঃ এটি একটি পরিত্যক্ত কূপ। কতিপয় কর্তাব্যক্তি উদ্যোগ নিলেন স্থানটির সদ্ব্যবহার করতে। পরিকল্পনামাফিক কাজ শুরু হলে ২০০৫ সালের ২২ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় ফ্রুটস ভ্যালি। ১৬০টির মতো দেশি-বিদেশি ফলগাছের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে এই উপত্যকা। উপত্যকাটিকে খুব সুন্দর এবং আকর্ষণীয়ভাবে সজ্জিত করা হয়েছে। চীনা নির্মাণশৈলী, আপেল, আনারস, আঙ্গুল লতার তোরণ ইত্যাদি বিষয়গুলো শিশু-কিশোরদের কাছে দারুণ চিত্তাকর্ষক। বিদেশি ফলগাছের মধ্যে কফি, রুটি ফল, সবুজ আপেল রয়েছে। পাশাপাশি দেশে প্রায় বিলুপ্ত হতে যাওয়া ডেওয়া, ডেলফল, থৈকর ইত্যাদি গাছ রয়েছে। এছাড়া ভেষজ উদ্ভিদের জন্য আলাদা জায়গা নির্ধারণ করে পরিচর্যার কাজ চলছে। নিয়মিত নতুন নতুন ফলের গাছ সংযোজন হচ্ছে। নামফলক থেকে জানা যাবে দেশি-বিদেশি প্রখ্যাত ব্যক্তিদের হাতেও প্রচুর গাছ লাগানো হয়েছে। ফলের বাগানের মধ্যেই রয়েছে প্যাগোডা আকৃতির প্যাভিলিয়ন। ৭৮টি পাকা সিঁড়ি বেয়ে টিলার উপরে উঠতে হয়। রোপিত বৃক্ষের তালিকা ও বৃক্ষরোপণ সংক্রান্ত বাণী সংবলিত বোর্ড দৃষ্টিগোচর হয়। বাম পাশে ফোয়ারার জন্য তৈরি হ্রদে রয়েছে শাপলা। উদ্ভিদকূলের পাশাপাশি এখানে ঠাঁই পেয়েছে প্রাণীকূলও। কালিম, টার্কি, চিনে হাঁস, ঘুঘু, ময়না, লাভবার্ড, খরগোশসহ গিনিপিগ আছে। এখানে পরিবেশবান্ধব কটেজ রয়েছে। সিলেটী বেত, শীতল পাটি, গাছের বাকল ইত্যাদি দিয়ে কটেজটি তৈরী করা হয়েছে। ভিতরে প্রবেশের সাথে সাথেই অদ্ভুত প্রশান্তিতে মন ভরে যাবে। এখান থেকে চারপাশের রাবার বাগান অবলোকন করা যায়। বগাকাইন হ্রদ বা বগা হ্রদ বা স্থানীয় নামে বগা হ্রদ বাংলাদেশ]]ের সর্বোচ্চ উচ্চতার স্বাদু পানির একটি হ্রদ। বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে বগাকাইন হ্রদের অবস্থান কেওকারাডং পর্বতের গা ঘেষে, রুমা উপজেলায়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২,৪০০ ফুট (কিওক্রাডাং-এর উচ্চতা ৩,১৭২ ফুট)। ফানেল বা চোঙা আকৃতির আরেকটি ছোট পাহাড়ের চুড়ায় বগা হ্রদের অদ্ভুত গঠন অনেকটা আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের মতো। হ্রদটি তিনদিক থেকে পর্বতশৃঙ্গ দ্বারা বেষ্টিত। এই শৃঙ্গগুলো আবার সর্বোচ্চ ৪৬ মিটার উঁচু বাঁশঝাড়ে আবৃত। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৫৭ মিটার ও ৬১০ মিটার উচ্চতার মধ্যবর্তী অবস্থানের একটি মালভূমিতে অবস্থিত। এর গভীরতা হচ্ছে ৩৮ মিটার (১২৫ ফুট)। এটি সম্পূর্ণ আবদ্ধ হ্রদ— এ থেকে পানি বের হতে পারে না এবং কোনো পানি ঢুকতেও পারে না। এর আশেপাশে পানির কোনো দৃশ্যমান উৎসও নেই। তবে হ্রদ যে উচ্চতায় অবস্থিত তা থেকে ১৫৩ মিটার নিচে একটি ছোট ঝর্ণার উৎস আছে যা বগা ছড়া নামে পরিচিত। হ্রদের পানি কখনও পরিষ্কার আবার কখনওবা ঘোলাটে হয়ে যায়। কারণ হিসেবে অনেকে মনে করেন এর তলদেশে একটি উষ্ণ প্রস্রবণ রয়েছে। এই প্রস্রবণ থেকে পানি বের হওয়ার সময় হ্রদের পানির রঙ বদলে যায়। প্রথমে বান্দরবান আসতে হবে। ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া যথাক্রমে নন এসি ৬২০ টাকা ও এসি ৯৫০-১৫০০ টাকা। ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান যেতে সময় লাগে ৮-১০ ঘণ্টা। ট্রেনে যেতে চাইলে ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম]]গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর গোধূলি ইত্যাদি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম যাওয়া যাবে। শ্রেনীভেদে ভাড়া ৩৫০ থেকে ১২০০টাকা। এছাড়া ঢাকা থেকে আকাশ পথে সরাসরি চট্রগ্রাম যাওয়া যায়। চট্টগ্রামের বদ্দারহাট থেকে পুবালি ও পূর্বানী নামের দুটি বাস বান্দরবনে আসা যাওয়া করে। এ দুটি বাসে জনপ্রতি ভাড়া ১২০ টাকা। চট্রগ্রামের ধামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ২০০-৩০০ টাকা বাস ভাড়ায় বান্দরবান আসা যায়। বান্দরবান শহর থেকে বগাহ্রদ যেতে হলে প্রথমে যেতে হবে রুমা বাজার। বান্দরবান থেকে রুমা বাজার এর দূরত্ব ৪৮ কিলোমিটার। লোকাল বাস কিংবা চাঁন্দের গাড়ি/জীপে করে রুমা বাজার যাওয়া যায়। বাসে যেতে হলে বান্দরবানের রুমা বাস স্ট্যান্ডে যেতে হবে। সেখান থেকে ১ ঘণ্টা পর পর বাস রুমার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। জনপ্রতি ভাড়া ১২০ টাকা, সময় লাগবে ৩ ঘণ্টার মত। দলগত ভাবে গেলে রুমা বাজার যেতে পারেন জীপ/চান্দের গাড়িতে করে। এক গাড়ীতে ১০-১৫ যাওয়া যায়। বান্দরবান শহরের জীপ স্টেশন থেকে ৩০০০-৪০০০ টাকা ভাড়ায় গাড়ি নিতে হবে। জীপে করে গেলে সময় লাগবে ২ ঘণ্টার মত। রুমা বাজার পৌঁছে বগাহ্রদ যাবার জন্যে প্রথমেই গাইড ঠিক করে নিতে হবে। গাইড নেওয়া বাধ্যতামূলক। রেজিস্টার্ড গাইড আছে, তেমন কাউকে ঠিক করে নিতে হবে। রওনা হবার আগে রুমা বাজার আর্মি ক্যাম্প থেকে বগাহ্রদ যাবার অনুমতি নিতে হবে। অনুমতির জন্যে ভ্রমণকারী সকল সদস্যের পরিচয় লিখিত কাগজে জমা দিতে হবে। এই কাজ গুলো করার জন্যে গাইড সাহায্য করবে। আর অবশ্যই মনে রাখতে হবে বিকেল ৪টার পর রুমাবাজার থেকে বগাহ্রদ যাবার অনুমতি দেওয়া হয় না। রুমাবাজার থেকে বগাহ্রদের দূরত্ব ১৭ কিলোমিটার। অনুমতি নেবার পর রুমাবাজার থেকে জীপ/চান্দের গাড়ি ভাড়া করতে হবে। আপনাদের সদস্য সংখ্যা কম থাকলে অন্য কোন গ্রুপ পেলে তাদের সাথে কথা বলে একসাথে একটা গাড়ি ঠিক করে নিতে পারেন। বান্দরাবন থেকে রুমা উপজেলা সদরে যেতে খরচ হবে জন প্রতি ৮০ টাকা অথবা পুরো জীপ ভাড়া করলে ২২০০-২৫০০ টাকা। আর রুমা থেকে বগালেক যেতে জনপ্রতি ৮০-১০০ টাকা অথবা পুরো জীপ ভাড়া ২২০০-২৫০০ টাকা। বগাহ্রদ পৌঁছে সেখানের আর্মি ক্যাম্পে রিপোর্ট করতে হয়। বগাহ্রদে উন্নমানের কোন হোটেল বা রিসোর্ট নেই। আদিবাসীদের ছোট ছোট কিছু কটেজ আছে। আপনাকে সেই সব কটেজের কোন একটায় থাকতে হবে। একেবারে প্রাকৃতিক পরিবেশে আদিবাসীদের এই কটেজ গুলোতে থাকতে জনপ্রতি খরচ হবে ১০০-২০০ টাকা করে। এছাড়া কাপল কিংবা মহিলাদের জন্য চাইলে আলাদা কটেজের ব্যবস্থা করা যায়। আগে থেকে কোন পছন্দ থাকলে যাবার সময় গাইডকে বললে সেই ঠিক করে রাখবে কটেজ। কিংবা গিয়েও ঠিক করতে পারবেন। খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা আদিবাসী ঘরেই করতে হবে। সাধারণত ১০০-২০০টাকার খাবার প্যাকেজ পাওয়া যায়। ভাত, ডিম, আলুভর্তা, পাহাড়ি মুরগি দিয়েই হয় খাবারের আয়োজন। এই জন্যে আগে থেকেই বলে রাখতে হবে কি খাবেন ও কত জন খাবেন। পৌঁছেই খাবার খেতে চাইলে যাবার সময়ই গাইডের সাহায্যে বলে রাখতে পারবেন। কটেজ গুলোতে আছে বারবিকিউ করার ব্যবস্থা, পাহাড়ী মুরগী কিনে হ্রদ পাড়ে বসে উপভোগ করতে পারেন ভিন্ন পরিবেশের এই আয়োজন। এছাড়া হ্রদের পাশেই সেনাবিহিনীর একটি ক্যান্টিন রয়েছে। কেওক্রাডং বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। ঢাকার গাবতলী আর মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে বগুড়া যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে গ্রীনলাইন, এসআর পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, শাহ ফতেহ আলী পরিবহন, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ উল্লেখযোগ্য। * শাহ ফতেহ আলী পরিবহন, ☎ +৮৮০১৭১১০২০৬২৬ বগুড়াতে একটি রেল স্টেশন আছে। রাজধানী থেকে রংপুর এক্সপ্রেস ও লালমনি এক্সপ্রেস প্রতিদিন বগুড়া থেকে যাওয়া আসা করে। এখানে কোন বিমানবন্দর নেই। সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দর রাজশাহীতে অবস্থিত। রাজশাহী থেকে সড়কপথে বগুড়া আসতে প্রায় আড়াই ঘণ্টা সময় লাগে। রাজশাহী থেকে বগুড়া শহরের দূরত্ব প্রায় ১০৯ কি.মি.। বগুড়া শহরে রয়েছে "নওয়াব প্যালেস যা ব্রিটিশ আমলে "নীলকুঠী" নামে পরিচিত ছিল। খাওয়া-দাওয়ার জন্য অনেক হোটেল ও রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এখানকার প্রায় সব হোটেলেই বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী খাবার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে: * বগুড়ার সান্তাহারের টাকি মাছ ও কালোজিরার ভর্তা বগুড়া শহরে খাওয়ার জন্য ভালো মানের অনেক রেস্তোরা রয়েছে। এর মধ্যে উল্লখেযোগ্য হচ্ছেঃ * আকবরিয়া গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট, থানা রোড, বগুড়া * শ্যামলী হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট, থানা রোড, বগুড়া * সেলিম হোটেল, রেলগেট, বগুড়া এছাড়াও শহরে চাইনিজ বা বিদেশি খাবারের অনেক রেস্তোরা রয়েছে। এই ধরণের রেস্তোরাগুলো মূলত জলেশ্বরীতলা বা এর আশেপাশে বেশি দেখা যায়। বিকেলের বেলা শহরের সাতমাথায় রাস্তার পাশে ভ্রাম্যমাণ অনেক খাবার দোকান বসে থাকে। সেখানে চটপটি, ফুসকা, কাবাবসহ বিভিন্ন ধরণের খাবার পাওয়া যায়। বগুড়া শহরে থাকার জন্য রয়েছে চার তারকা বিশিষ্ট হোটেল "নাজ গার্ডেন" এবং পাঁচ তারকা হোটেল "মম ইন"। উল্লেখযোগ্য রাত্রিযাপনের জায়গাগুলো হচ্ছেঃ | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=+৮৮০ ৫১৬২০৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম= পর্যটন মোটেল| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= বনানী মোড়, বগুড়া| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন ৮৮০৫১-৬৬৭৫৩| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স ৮৮০৫১ ৬৬৭৫৩ * সেফওয়ে মোটেল, চার মাথা, বগুড়া * সেঞ্চুরি মোটেল, চার মাথা, বগুড়া * মোটেল ক্যাসল এম এইচ, বগুড়া * আকবরিয়া আবাসিক হোটেলথানা রোড, বগুড়া, ☎ ৬৬৯৯৭ * হোটেল আল মদিনা হোটেলথানা রোড, বগুড়া, ☎ +৮৮০১৭১১-৭০৮৫৭৮ * আজাদ গেস্ট হাউজ, নিউ মার্কেট, বগুড়া, ☎ ৬৬৩৪২ * অন্নপূর্ণা আবাসিক হোটেলপ্রজা বাহিনী প্রেস লেনথানা রোড, বগুড়া, ☎ ৬২৪৪১ * বগুড়া বোডিং নবাব বাড়ি রোড, বগুড়া * রহমানিয়া বোডিং, নবাব বাড়ি রোড, বগুড়া, ☎ ৬৭৪০২ * আল আমিন আবাসিক হোটেল, আল আমিন কমপ্লেক্স, নবাব বাড়ি রোড, বগুড়া, ☎ ৫১৯৩৭ * ওয়েল ফেয়ার হাউজনবাব বাড়ি রোড, বগুড়া, ☎ ৬৭৮৭৫ * মুন বোডিং ঝাউতলা, বগুড়া, ☎ ৬৫৪৯৮ * জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়, ☎ +৮৮০১৭১৩ ৩৭৪০৫৮ * বগুড়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, ☎ ০৫১ ৬৩৩৩৩ * শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ☎ ০৫১ ৬৯৯৬৫ * টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ☎ ০৫১ ৬১৮৩০ ঢাকার গাবতলী আর মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে বগুড়া যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে গ্রীনলাইন, এসআর পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, টিআর ট্রাভেলস, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ উল্লেখযোগ্য। বগুড়া জেলার সর্ব পশ্চিমে রয়েছে সান্তাহার রেলওয়ে জংশন। বাংলাদেশ রেলওয়ের ব্রডগেজ লাইন নাটোর থেকে জয়পুরহাট পর্যন্ত সান্তাহাররের উপর দিয়ে চলে গেছে। এছাড়া সান্তাহার থেকে একটি মিটারগেজ লাইন আদমদিঘী, তালোড়া, কাহালু, বগুড়া শহরের মধ্যদিয়ে রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাটকে সংযুক্ত করেছে। বগুড়ায় অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষনীয় হল মহাস্থানগড়। মহাস্থানগড় মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন পুরাকীর্তি। প্রসিদ্ধ এই নগরী ইতিহাসে পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর নামেও পরিচিত ছিল। এক সময় মহাস্থানগড় বাংলার রাজধানী ছিল। যিশু খ্রিষ্টের জন্মেরও আগে অর্থাৎ প্রায় আড়াই হাজার বছর পূর্বে এখানে সভ্য জনপদ গড়ে উঠেছিল প্রত্নতাত্ত্বিক ভাবেই তার প্রমাণ মিলেছে। ২০১৬ সালে এটি সার্কের সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে ঘোষণা হয়। প্রাচীর বেষ্টিত এই নগরীর ভেতর রয়েছে বিভিন্ন আমলের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত এ স্থান পরাক্রমশালী মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন শাসকবর্গের প্রাদেশিক রাজধানী ও পরবর্তীকালে হিন্দু সামন্ত রাজাদের রাজধানী ছিল। তৃতীয় খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে পঞ্চদশ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত অসংখ্য হিন্দু রাজা ও অন্যান্য ধর্মের রাজারা রাজত্ব করেন। মহাস্থানগড়ের অবস্থান বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত। বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১৩ কি.মি. উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে গেলে এই শহরের ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়৷। এখানে আরও রয়েছে: মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম এন্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্ক নবাব আমলের পাইক-পেয়াদা আর বরকন্দাজের রূপকথা, মডেল করে দেখানো হয়েছে বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী নবাববাড়িতে। নবাবী জীবন প্রণালি এবং নবাবী আমলের সভ্যতা, কৃষ্টি, সংস্কৃতিকে বর্তমান প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার জন্য কয়েকজন গুণী শিল্পীর অক্লান্ত শ্রম ও মেধায় প্রতিষ্ঠিত হয় মোহাম্মাদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম এন্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্ক। দেশের উত্তর জনপদের কেন্দ্রস্থল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র করতোয়া নদীর পশ্চিম তীর ঘেঁষে নবাব প্যালেসের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে এটি। পুরনো প্রাসাদটি বিশাল এক জাদুঘর। সাতমাথা বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র হলো সাতমাথা। এখানেই রয়েছে বগুড়া জিলা স্কুল, শহীদ খোকন পার্ক, জিপিও, সার্কিট হাউজ। সাতমাথা থেকে কবি নজরুল সড়ক (থানা রোড) দিয়ে এগিয়ে গেলেই পাওয়া যাবে এশিয়া সুইটস, কোয়ালিটির বিরিয়ানী হাউজ, হোটেল শ্যামলী, হোটেল আকবরিয়া। প্রেম যমুনার ঘাট বগুড়া থেকে ২২ কিমি পূর্বে সারিয়াকান্দিতে রয়েছে প্রেম যমুনার ঘাট। এখানে যমুনার বাঁধে বসে সময় কাটাতে পারেন। এখানে নৌকায় চড়ে যমুনার বুকে বেড়াতে পারেন। খাওয়া-দাওয়ার জন্য অনেক হোটেল ও রেস্তোরাঁ রয়েছে। এখানকার প্রায় সব হোটেলেই বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী খাবার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে: * বগুড়ার সান্তাহারের টাকি মাছ ও কালোজিরার ভর্তা * আকবরিয়া হোটেল ও রেস্তোরাঁ, থানা রোড, বগুড়া * শ্যামলী হোটেল ও রেস্তোরাঁ, থানা রোড, বগুড়া * সেলিম হোটেল ও রেস্তোরাঁ, বিআরটিসি মার্কেট (রেলগেট বগুড়া * কোয়ালিটি, থানা রোড, বগুড়া এই জেলায় থাকার জন্য রয়েছে অনেক হোটেল ও মোটেল রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে: | ঠিকানা=সিলিমপুর,বগুড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=+৮৮০ ৫১৬২০৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম= পর্যটন মোটেল| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= বনানী মোড়, বগুড়া| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন ৮৮০৫১-৬৬৭৫৩| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স ৮৮০৫১ ৬৬৭৫৩ | ফোন ৮৮০৫১-৬৬০৮৭ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন ৮৮০৫১-৬৭০৯১| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= * মোটেল ক্যাসল এম এইচ, বগুড়া * আকবরিয়া আবাসিক হোটেলথানা রোড, বগুড়া, ☎ ৬৬৯৯৭ * হোটেল আল মদিনা হোটেলথানা রোড, বগুড়া, ☎ +৮৮০১৭১১-৭০৮৫৭৮ * আজাদ গেস্ট হাউজনিউ মার্কেট, বগুড়া, ☎ ৬৬৩৪২ * অন্নপূর্ণা আবাসিক হোটেলপ্রজা বাহিনী প্রেস লেনথানা রোড, বগুড়া, ☎ ৬২৪৪১ * বগুড়া বোডিং নবাব বাড়ি রোড, বগুড়া * রহমানিয়া বোডিং, নবাব বাড়ি রোড, বগুড়া, ☎ ৬৭৪০২ * আল আমিন আবাসিক হোটেল, আল আমিন কমপ্লেক্স, নবাব বাড়ি রোড, বগুড়া, ☎ ৫১৯৩৭ * ওয়েল ফেয়ার হাউজনবাব বাড়ি রোড, বগুড়া, ☎ ৬৭৮৭৫ * মুন বোডিং ঝাউতলা, বগুড়া, ☎ ৬৫৪৯৮ * বগুড়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, ☎ ০৫১ ৬৩৩৩৩ * শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ☎ ০৫১ ৬৯৯৬৫ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক বা সংক্ষেপে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় অবস্থিত একটি সাফারি পার্ক। ২০১০ সালে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে এটির উদ্বোধন করা হয়। সপ্তাহে ছয়দিন সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য পার্কটি খোলা থাকে। প্রতি মঙ্গলবার পার্ক সাপ্তাহিক বন্ধ থাকে। প্রবেশ মূল্য ৫০ টাকা। এটি ঢাকা থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজার থেকে ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে সাফারী পার্কটির অবস্থান। ঢাকার গুলিস্তান থেকে প্রভাতি-বনশ্রি বাস মাওনা যায়। এই বাসে করে বাঘের বাজার নামতে হবে। ভাড়া ৭০ টাকা। এছাড়াও মহাখালি থেকেও এই বাসে উঠা যাবে, ভাড়া ৬০ টাকা নিবে। অথবা সায়েদাবাদ থেকে বলাকা, গুলিস্তান থেকে গাজিপুরের যে কোন গাড়ি ও যাত্রাবাড়ি, মালিবাগ, রামপুরা থেকে সালসাবিল বা অনাবিল বা অন্য যে কোন বাসে গাজিপুর চৌরাস্তা গিয়ে, তারপর লেগুনা করেও যাওয়া যায়। চৌরাস্তা থেকে লেগুনা ভাড়া ৩০ টাকা। এছাড়াও কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ট্রেনে গাজিপুর নেমে লেগুনা করেও যাওয়া যাবে বাঘের বাজার। বাঘের বাজার থেকে ইজি বাইক/অটো রিক্সা/সিএনজি করে ৩ কিলো পশ্চিমে পার্কের ফটক পর্যন্ত যেতে ভাড়া নিবে জনপ্রতি ১০ টাকা। এই পার্কে সকালে গিয়ে বিকেলে ফিরে আসা যায়। তারপরও কেউ চাইলে পার্কে থাকতে পারেন। রাত্রিযাপনের জন্য পার্কে বিশ্রামাগার আছে। থাকতে হলে আগে থেকে বুকিং দিয়ে যেতে হবে। এছাড়া ঢাকার বাইরে থেকে আসলে গাজিপুর চৌরাস্তা এসে যেকোন হোটেলে থাকতে পারেন। পার্কের প্রধান ফটকের একটু আগেই কয়েকটি রেস্তোরাঁ আছে সেখানে খাওয়া দাওয়া করা যাবে। পর্যটন স্পট বিধায় সব কিছুর দাম একটু বেশি। এছাড়া বাঘের বাজারে কয়েকটি রেস্তোরাঁ আছে সেখানেও খাবারের ব্যবস্থা আছে। পার্কের ভিতরে দুটি ফুড কার্ট আছে সেখানে ফাস্ট ফুড আইটেম সহ কোমল পানীয়, চিপস ইত্যাদি পাবেন। এবং সকালে গিয়ে অর্ডার করলে দুপুরের খাবারো পাবেন। তবে ভিতরে দাম অনেক বেশি। তাই কিছু কেনার আগে দাম জিজ্ঞাসা করুন। এছাড়াও পার্কে প্রবেশ মুখের ডান দিকে দুইটি রেস্তোরাঁ আছে। বাঘ পর্যবেক্ষণ রেস্তোরা ও সিংহ পর্যবেক্ষন রেস্তোরা। সেখানেও খাওয়া দাওয়া করতে পারেন পাশাপাশি রেস্তোরাঁ বসেই বাঘ, সিংহ পর্যবেক্ষন করতে পারবেন। সবচেয়ে ভালো হয় শুকনা খাবার ও পানি বাহির থেকে কিনে ভিতরে প্রবেশ করা। সাফারি পার্কে আছে জলহস্তী, বাঘ, সিংহ, হাতি, সাম্বার, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, বানর, হনুমান, ভল্লুক, গয়াল, কুমির ও বিচিত্র পাখী। এই পার্ক জুড়ে রয়েছে নানা দর্শনীয় পশু-পাখি ও ভাঙ্কর্য। পার্কের প্রথমে ঢুকেই হাতের ডানে পুরো পার্কের মানচিত্র পাওয়া যাবে। আকাশ থেকে পুরো পার্কের নয়নজুড়ানো দৃশ্য দেখার জন্য আছে কয়েকটি ওয়াচ টাওয়ার। এছাড়াও আছে ঝুলন্ত ব্রিজ ও হাতির উপড়ে চড়ার সুযোগ। তবে পার্কের বেশিরভাগ দর্শনীয় জিনিষগুলো টিকেটের বিনিময়ে দেখতে হবে। এই পার্কটি পাঁচটি অংশে বিভক্ত: * কোর সাফারি: সাফারি পার্কের মূল আকর্ষণ এই কোর সাফারি। যেখানে জনপ্রতি ১০০ টাকা টিকেটের বিনিময়ে বাসে করে ঘুরে বেড়াবেন জঙ্গলে। আর বাঘ, ভাল্লুক, সিং, হরিন, জিরাফ, জেব্রা সহ বিভিন্ন প্রানি দেখবেন উন্মুক্ত। আপনার গাড়ির কাছে এসে তারা খেলা করছে। * সাফারি কিংডম এর আওতায় রয়েছে বাকি অন্যন্য আকর্ষনিয় সব কিছু। যেমন- কচ্ছপ ও কাছিম প্রজনন কেন্দ্র হ্রদে বোটিং ছাড়া বাকি সব গুলো দেখতে ১০ টাকা করে টিকেট লাগে। সবগুলি দেখার প্যাকেজ ১৬০ টাকা দিয়ে কেনা যাবে। যেখানে আলাদা আলাদা সব ঘুরে দেখতে ২৬০ টাকা লাগবে। এছাড়াও কিছু খন্ড খন্ড প্যাকেজ আছে ১০০ টাকা ও ৫০ টাকার। শিক্ষা সফর বা পিকনিকের জন্য জন্য উপযুক্ত জায়গা। পার্কের বাহিরে পিকনিক করার জন্য রয়েছে বিশাল খালি জায়গা যেখানে গাড়ি পার্কিং করা যাবে চার্জের বিনিময়ে। এছাড়াও কিছু স্পট আছে যেটা পিকনিকের জন্য ভাড়া দেওয়া হয়। শিক্ষা সফর বা পিকনিকের জন্য কর্তৃপক্ষের সাথে আগে যোগাযোগ করতে হবে। বড় আহ্নিক মন্দির রাজশাহীর পুঠিয়ায় অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। পুঠিয়ার রাজারা এটি নির্মাণ করেন। মন্দিরটি রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলায় অবস্থিত। রাজশাহী শহর থেকে ৩২ কি.মি. উত্তর- পূর্বে নাটোর মহাসড়ক অভিমুখে পুঠিয়া অবস্থিত। মন্দিরটি সনাতন ধর্মের একটি বিখ্যাত উপসনালয়। পুঠিয়ার রাজারা এখানে আড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উপাসনা করতেন। তবে সনাতন ধর্মের পাশাপাশি অন্যান্য ধর্মের লোকজনও এখানে ভ্রমণে আসেন, কারণ এর স্থাপত্যশৈলী আকর্ষণীয়। সরাসরি আকাশপথে এখানে আসা যাবে না। প্রথমে আকাশপথে রাজশাহীতে এসে তারপর পুঠিয়ায় যেতে হবে। দূরবর্তী অঞ্চল থেকে এখানে নৌপথে আসা যাবে না। তবে নিকটবর্তী এলাকা থেকে পদ্মা নদীতে নৌকায় আসা যাবে। তবে নৌযান সহজলভ্য নয়। মন্দির ভ্রমণের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পথ হলো স্থলপথ। রাজশাহী বা নাটোর শহর থেকে পুঠিয়ায় প্রতিনিয়ত বাস চলাচল করে। কার, মাইক্রো ইত্যাদি গাড়ি ভাড়া করেও যাওয়া যায়। এখানে উন্নতমানের খাবার ব্যবস্থা নেই। স্থানীয় কিছু রেস্তোরা আছে। পুঠিয়ায় রাত্রিযাপনের ভালো ব্যবস্থা নেই। এক্ষেত্রে রাজশাহী বা নাটোরে রাত্রিযাপন করতে হবে। সেখানে অনেক ভালো মানের আবাসিক হোটেল আছে। * ঢাকা-মৌলভীবাজার-বড়লেখা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ৮০০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনগুলোর তথ্য পেতে যোগাযোগ করতে হবেঃ হানিফ এন্টারপ্রাইজ মোবাইল: ০১৭১১-৯২২ ৪১৭; শ্যামলী পরিবহন মোবাইল: ০১৭১১-৯৯৬ ৯৬৫; সিলেট এক্সপ্রেস মোবাইল: ০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; মৌলভীবাজার সিটি মোবাইল: ০১৭১৬-২৯১ ১১২; টিআর ট্রাভেলস মোবাইল: ০১৭১২-৫১৬ ৩৭৮; তাজ পরিবহন মোবাইল: ০১৭১৬-৩৮৭ ৯৩১। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে মিরপুর বা শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ৮০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বড়লেখায় আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৪০ টাকা। জেলা শহর মৌলভীবাজার থেকে বাস, ট্যাক্সি, লেগুনা, সিএনজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে বড়লেখা উপজেলা সদরে আসা যায়; এক্ষেত্রে ভাড়া লাগে ২০ থেকে ৫০ টাকা। বড়লেখায় আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; কুলাউড়া থেকে বড়লেখায় যেতে হবে বাস, ট্যাক্সি, লেগুনা, সিএনজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে। ঢাকা থেকে কুলাউড়া রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৭১ কিলোমিটার। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে সকাল ১১ টা ৫২ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৪৪ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে দুপুর ০৩ টা ২৮ মিনিটে (সোমবার বন্ধ); * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ০৪ টা ২৭ মিনিটে (রবিবার বন্ধ); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ০৩ টা ৫০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং কুলাউড়ায় পৌছে রাত ৯ টা ০৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে কুলাউড়া আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৭০ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৯৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ৩৭০ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৫৫৫ টাকা; এসি সীট ৬৩৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশন, কুলাউড়া, ☎ ০৮৬২৪-৫৬০০৪; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে কিংবা রেলপথে সরাসরি এখানে আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল: ০১৭১৩-৪৮৬৬৬০; প্রচুর হাওড় ও নদী এবং বিল থাকা সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এখানকার সরাসরি নৌ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে এখানকার কিছু স্থানে সরাসরি নৌ পথে আসা যায়। বড়লেখায় স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে খাবারের জন্য যেতে পারেনঃ * গ্রামীণ রেস্তোরা পূর্ব শাহবাজপুর, বড়লেখা, মৌলভীবাজার, মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭১৩-৮০৬ ৭৯৪ * পর্যটন রেস্তোরা মাধবকুন্ড, বড়লেখা, মৌলভীবাজার, মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭১৮-০০১ ০৪৬}}। বড়লেখা ও এর আশেপাশে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৩০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * উপেজলা পরিষদ ডাকবাংলো বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * কিংস হোটেল বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * হোটেল আমিরাত হ্যাপি কমপ্লেক্স, হাজিগঞ্জ বাজার, বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * আল-আমিন হোটেল হাজিগঞ্জ বাজার, বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। ঢাকা থেকে সড়ক ও নৌ উভয় পথেই এই জেলায় যাতায়াত করা যায়। তবে সড়কপথের চেয়ে নৌ-পথেই যাতায়াত সুবিধাজনক। প্রতিদিন ঢাকার সদরঘাট থেকে যাত্রীবাহী লঞ্চ এবং গাবতলী ও সায়েদাবাদ থেকে যাত্রীবাহী বাস বরগুনা জেলার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। রাজধানী ঢাকা থেকে বরগুনা সদরের দূরত্ব ২৪৭ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৯০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বরগুনায় রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। * ঢাকা থেকে প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে ৯টা এবং রাত ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত গাবতলী ও সায়েদাবাদ থেকে সাকুরা, সুগন্ধা, মিয়া, আব্দুল্লাহ্, পটুয়াখালী এক্সপ্রেস প্রভৃতি কোম্পানীর বাস ছাড়ে বরগুনার উদ্দেশ্যে। এছাড়া গাড়ি ভাড়া করে নিয়ে আসা যায়। ঢাকা থেকে বরগুনা আসার ভাড়া ননএসি বাসে ২২০ হতে ৬৫০/-। * চট্টগ্রাম থেকে সৌদিয়ার বাস আসে বরগুনায়; ভাড়া পড়ে ৬৫০/-। * বরগুনা সদর থেকে সড়ক পথে পায়রা, লেবুখালী ও কির্তনখোলা নদী ফেরী পারাপারের মাধ্যমে পটুয়াখালী হয়ে বরিশাল বিভাগীয় শহরে পৌছান যায়। এ পথের মোট দূরত্ব প্রায় ৯০ কি.মি. এবং সময় লাগে প্রায় ০৪ ঘণ্টা। বর্তমানে এ পথের বিকল্প হিসেবে বরিশাল বিভাগীয় শহরে যাতায়াতের জন্য বরগুনা-বেতাগী-মির্জাগজ্ঞ-বাকেরগজ্ঞ-দপদপিয়া সড়কটি ব্যবহৃত হচ্ছে। এ পথে অপেক্ষাকৃত কম সময় লাগলেও সড়কটিতে সংস্কার কাজ চলমান থাকায় এ পথটি কম ব্যবহৃত হয়। * বরগুনা হতে সড়ক পথে কাকাচিড়া-শতকর-মঠবাড়িযা-ভান্ডারিয়া-পিরোজপুর হয়ে বাগেরহাট ও খুলনা বিভাগীয় শহরে যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে। * বরগুনা জেলা হতে বরিশাল এবং খুলনা বিভাগীয় শহরে পৌঁছে দেশের যেকোন স্থানে যাওয়া সম্ভব। | নাম=লালদিয়া সমুদ্রসৈকত অন্য=লালদিয়ার চর ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=লালদিয়া সমুদ্র সৈকত উইকিউপাত্ত=Q55232265 | বিবরণ=এখান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। এক পাশে সমুদ্র অন্য পাশে বন, মাঝে সৈকত, এমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রকৃতিতে বিরল। লালদিয়া সমুদ্রসৈকত পাড়ে গড়ে তোলা হয়েছে ঝাউবন। | নাম=টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য অন্য=হড়িনঘাটা বন ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য উইকিউপাত্ত=Q16345520 | নাম=আশার চর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এটি বঙ্গোপসাগরের পশ্চিম কোলে জেগে ওঠা একটি দ্বীপ। এটি প্রায় দুই মাইল দীর্ঘ। বাংলাদেশের বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলায় পায়রা নদী নদীপথ বরাবর এটি অবস্থিত। | নাম=বিবি চিনি মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= বরগুনায় খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ বরগুনায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো বরগুনা। # হোটেল বে অব বেঙ্গল সদর রোড, বরগুনা; মোবাইল ৮৮০১৭১২-২৩৪ ৩৩২। এই জেলায় যাতায়াতের জন্য নৌপথই সবচেয়ে সহজ যোগাযোগ মাধ্যম। এছাড়া সড়কপথেও এই জেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি চলাচল করে সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোচ ও হিনো চেয়ার কোচগুলি ফেরী-পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোচগুলি লঞ্চ-পারাপার করে। এছাড়া লোকাল কোচেও বরিশাল যাওয়া যায়। * অশ্বিনী কুমার টাউন হল * স্মৃতি ৭১ ওয়াপদা কলোনি) * হাতেম আলী কলেজ চৌমাথা ও লেক * ৩০ গোডাউন রিভার ভিউ পার্ক * মুক্তিযোদ্ধা পার্ক ও মেরিন ওয়ার্কশপ মাঠ(BIWTA) * বঙ্গবন্ধু উদ্যান (বেলস পার্ক) * শেরেই বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় * স্বাধীনতা পার্ক, বিজয় বিহঙ্গ (আমতলা) * শহীদ শুক্কুর ও শহীদ গফুর পার্ক (আমানতগঞ্জ) * তালতলি সেতু (চরবাড়িয়া-শায়েস্তাবাদ ইউনিয়ন সংযোগ) * শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত স্টেডিয়াম * শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু এছাড়াও বরিশাল শহর থেকে খুব কাছাকাছি দূরত্বের যেসব স্থান গুলোতে যাওয়া যায় বাইতুল আমান জামে মসজিদ গুঠিয়া, উজিরপুর) * শেরে বাংলা জাদুঘর (চাখার, বানারীপাড়া) * দূর্গাসাগর দীঘি (মাধবপাশা, বাবুগঞ্জ) * কসবা মসজিদ ও কমলাপুর মসজিদ (গৌরনদী) * গজনীর দিঘি (চাদপুরা, বরিশাল সদর) এই জেলায় যাতায়াতের জন্য নৌ-পথই সবচেয়ে সহজ যোগাযোগ মাধ্যম। এছাড়া সড়ক পথেও এই জেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোস ও হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোস গুলো লঞ্চ পারাপার। এছাড়া লোকাল পথেও বরিশাল যাওয়া যায়। * বিবির পুকুর পাড়,গুটিয়া মসজিদ * জমিদার বাড়ি (মাধপ পাশা) সড়ক পথে ঢাকা হতে বরিশালের দূরত্ব ২৭৭ কিলোমিটার। অপরদিকে বরিশাল হাইডোগ্রাফী বিভাগ ২০০৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে জরীপ শেষে ঢাকা-বরিশাল নৌপথের দূরত্ব ১৬১ কিলোমিটার বলে জানিয়েছে। * ঢাকা-বরিশাল রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৭০০ রেগুলার) ও ৯০০ এক্সিকিউটিভ) এবং বরিশাল বিভাগে রেলপথ নেই বিধায় রেলগাড়ীতে ভ্রমণ করার ব্যবস্থা নেই এখানে। বরিশালে সরাসরি বিমানে আসা যায়; ঢাকা থেকে বরিশালের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশ বিমান, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-বরিশাল ও বরিশাল-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে প্রমোশনাল ইকোনমি ক্লাসের ৩ হাজার ২শ’ ও ৩ হাজার ৭শ’ টাকা, রেস্টিকটেড ইকোনমি ক্লাসের ৪ হাজার ও ৪ হাজার ৬শ’ টাকা, আপার ক্লাসের ৫ হাজার ২শ’, ৫ হাজার ৭শ’ ও ৬ হাজার ২শ’ টাকা। * ভাড়ার হারঃ লঞ্চে সিঙ্গেল কেবিনের ভাড়া ৮৫০ টাকা, ডাবল কেবিনের ভাড়া ১৬০০, ডেকে ২৫০ টাকা। * বেসরকারি কোম্পানী গ্রীনলাইন বে-ক্রুজার সার্ভিস চালু করেছে। দিনের বেলায় ভ্রমণ পিপাসু ও শৌখিন ব্যক্তিদের জন্য এ সার্ভিসে শ্রেনী ভেদে ভাড়া নির্ধারন করা হয়েছে ৮’শ থেকে ১২’শ টাকা এবং এতে সর্ব্বোচ্চ সময় লাগে ৪ ঘণ্টা। * আব্দুর রাজ্জাক বিশ্বাসের সাপের খামার; * শিব বাড়ি মন্দির ও ঠাকুর বাড়ি; * ফাতরার বন ও ইকোপার্ক; * মাধপ পাশা জমিদার বাড়ি; * হযরত দাউদ শাহের মাজার; * লেহাজ চাঁন চিশতীর মাজার; স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো গৌরনদীর দই ও ইলিশ মাছ। এছাড়াও স্থানীয় পেয়ারা, আমড়া, লেবু এবং পানের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। এই এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল ও রেস্তোরা রয়েছেঃ * হোটেল নীরব, চকবাজার, বরিশাল। * ইলিশ পার্ক, কুয়াকাটা, পটুয়াখালী। * নিউ আল জামিয়াহ রেষ্টুরেন্ট, গির্জা মহল্লা, বরিশাল। * রাধুনী রেস্তোরাঁ, ফকির বাড়ি রোড, বরিশাল। * স্টার সুইটস্, চৌরাস্তা, পটুয়াখালী। * রয়েল রেস্তোরাঁ, সদর রোড, বরিশাল; * ঘরোয়া রেষ্টুরেন্ট, গির্জা মহল্লা, বরিশাল। * বৈশাখী রেষ্টুরেন্ট, চকবাজার, বরিশাল। বরিশালে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য উন্নতমানের কিছু হোটেলও রয়েছে - * হোটেল আলী ইন্টারন্যাশনাল সদর রোড, বরিশাল; * হোটেল সাফারি ইন্টারন্যাশনাল, পটুয়াখালী। * হোটেল ইম্পেরিয়াল গির্জা মহল্লা, বরিশাল; * হোটেল গোল্ডেন ইন এনায়েতুর রহমান সড়ক, বরিশাল; * হোটেল হিলটন, সদর রোড, পটুয়াখালী। * হোটেল গ্রান্ট প্লাজা পোর্ট রোড, বরিশাল; * কুয়াকাটা গ্রান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্ট, কুয়াকাটা, পটুয়াখালী। * এরিনা হোটেল সদর রোড, বরিশাল; * হোটেল এ্যাথেনা ইন্টারন্যাশনাল কাঠপট্টি রোড, বরিশাল। * শের-এ-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল: ☎ ০৪৩১-২১৭৩৫৪৭, ৬১৬০৭, মোবাইল ৮৮০১৭৭৮-৩৩৩ ৩২৪; সড়ক পথে ঢাকা হতে বরিশালের দূরত্ব ২৭৭ কিলোমিটার। অপরদিকে বরিশাল হাইডোগ্রাফী বিভাগ ২০০৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে জরীপ শেষে ঢাকা-বরিশাল নৌপথের দূরত্ব ১৬১ কিলোমিটার বলে জানিয়েছে। * ঢাকা-বরিশাল রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৭০০ রেগুলার) ও ৯০০ এক্সিকিউটিভ) এবং বরিশাল বিভাগেই কোথাও রেলপথ নেই বিধায় এখানে রেলগাড়িতে গমণ করার ব্যবস্থা নেই। বরিশালে সরাসরি বিমানে আসা যায়; ঢাকা থেকে বরিশালের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশ বিমান, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে বরিশালে আসার জন্য। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-বরিশাল ও বরিশাল-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে প্রমোশনাল ইকোনমি ক্লাসের ৩ হাজার ২শ’ ও ৩ হাজার ৭শ’ টাকা, রেস্টিকটেড ইকোনমি ক্লাসের ৪ হাজার ও ৪ হাজার ৬শ’ টাকা, আপার ক্লাসের ৫ হাজার ২শ’, ৫ হাজার ৭শ’ ও ৬ হাজার ২শ’ টাকা। * ভাড়ার হার: লঞ্চে সিঙ্গেল কেবিনের ভাড়া ৮৫০ টাকা, ডাবল কেবিনের ভাড়া ১৬০০, ডেকে ২৫০ টাকা। * বেসরকারি কোম্পানী গ্রীনলাইন বে-ক্রুজার সার্ভিস চালু করেছে। দিনের বেলায় ভ্রমণ পিপাসু ও শৌখিন ব্যক্তিদের জন্য এ সার্ভিসে শ্রেনী ভেদে ভাড়া নির্ধারন করা হয়েছে ৮’শ থেকে ১২’শ টাকা এবং এতে সর্ব্বোচ্চ সময় লাগে ৪ ঘণ্টা। * আব্দুর রাজ্জাক বিশ্বাসের সাপের খামার; * শিব বাড়ি মন্দির ও ঠাকুর বাড়ি; স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো গৌরনদীর দই ও ইলিশ মাছ। এছাড়াও স্থানীয় পেয়ারা, আমড়া, লেবু এবং পানের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। এই এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল ও রেস্তোরা রয়েছেঃ * হোটেল নীরব, চকবাজার, বরিশাল; * নিউ আল জামিয়াহ রেষ্টুরেন্ট, গির্জা মহল্লা, বরিশাল; * রাধুনী রেস্তোরা, ফকির বাড়ি রোড, বরিশাল; * রয়েল রেস্তোরা, সদর রোড, বরিশাল; * ঘরোয়া রেষ্টুরেন্ট, গির্জা মহল্লা, বরিশাল; * বৈশাখী রেষ্টুরেন্ট, চকবাজার, বরিশাল। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বরিশালে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য উন্নতমানের কিছু হোটেলও রয়েছে - * হোটেল আলী ইন্টারন্যাশনাল সদর রোড, বরিশাল; * হোটেল ইম্পেরিয়াল গির্জা মহল্লা, বরিশাল; * হোটেল গোল্ডেন ইন এনায়েতুর রহমান সড়ক, বরিশাল; * হোটেল গ্রান্ট প্লাজা পোর্ট রোড, বরিশাল; * এরিনা হোটেল সদর রোড, বরিশাল; * হোটেল এ্যাথেনা ইন্টারন্যাশনাল কাঠপট্টি রোড, বরিশাল। * শের-এ-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল: ☎ ০৪৩১-২১৭৩৫৪৭, ৬১৬০৭, মোবাইল ৮৮০১৭৭৮-৩৩৩ ৩২৪; * পুলিশ সুপার, বরিশাল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ২৬০; * ওসি কোতয়ালী বরিশাল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ২৬৭; বলিহার রাজবাড়ী নওগাঁ সদর উপজেলায় অবস্থিত প্রাচীনতম রাজবাড়ী এবং বাংলাদেশের অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। বলিহারের জমিদার রাজশাহী বিভাগের নওঁগা জেলার অন্যতম বিখ্যাত জমিদার ছিল। বলিহার জমিদার পরিবার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন নৃসিংহ চক্রবর্তী। সম্রাট আওরঙ্গজেব কর্তৃক জায়গির লাভ করে বলিহারের জমিদাররা এ এলাকায় নানা স্থাপনা গড়ে তোলেন যার মধ্যে বলিহার রাজবাড়ি অন্যতম। দেশ বিভাগের সময়কালে বলিহারের রাজা ছিলেন বিমেলেন্দু রায়। দেশ বিভাগের সময় জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত হলে বলিহারের রাজা বিমেলেন্দু রায় চলে যান ভারতে। এরপর বলিহার রাজবাড়ী ভবনটি দেখভাল করেন রাজ পরিবারের অন্যান্য কর্মচারীরা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এবং পরবর্তীতে রাজবাড়ির বিভিন্ন নিদর্শন, আসবাবপত্র, জানালা দরজাসহ বিভিন্ন সামগ্রী লুট হয়ে যায়। ঢাকা থেকে নওগাঁগামী অনেক বাস চলাচল করে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এস আর ট্র্যাভেলসের এসি ও নন এসি বাস যা নিয়মিত নওগাঁয় যাতায়াত করে। নওগাঁয় পৌঁছে অটো রিক্সা করে বলিহার রাজবাড়ি যাওয়া যাবে। বলিহারে থাকার মতো তেমন কোনো হোটেল নেই। তাই থাকার জন্যে নওগাঁ শহরে যেতে হবে। অনেক ভালো মানের আবাসিক হোটেল পাওয়া যাবে। নওগাঁয় থাকার জন্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হোটেল হলো – হোটেল রাজ, শহীদ কাজী নূরুন্নবী মার্কেটে হোটেল যমুনা সান্তাহার রোডে হোটেল ফারিয়াল, পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে হোটেল, সান্তাহার রোডে হোটেল অবকাশ, হোটেল প্লাবণ, মুক্তির মোড়ে হোটেল আগমনী ও মোটেল চিসতী। বাঁকুড়া ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাঢ়| রাঢ় অঞ্চলের একটি শহর। বাঁকুড়া পশ্চিমবঙ্গ প্রাচীন ঐতিহাসিক একটি শহর। এটি ব্রিটিশদের দ্বারা জেলার সদর দপ্তর এবং প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে ওঠে। বেশিরভাগ লোক ব্যবসা এবং কাজের উদ্দেশ্যে বাঁকুড়া পরিদর্শন করেন। মুকুটমণিপুর পরিদর্শনকালে বাঁকুড়া মধ্য দিয়ে পর্যটকরা যাতায়াত করে। এটি ছোটনাগপুর মালভূমি ও বাংলার সমভূমির একটি মধ্যবর্তী অঞ্চল। * এসবিএসটিসি বাস স্ট্যান্ড এবং গ্যারেজ আপনার সকালের জলখাবার নিয়ে বিষ্ণুপুর যান। এই যাত্রায় খুব কম সময় লাগবে। ২-৩ ঘণ্টা এরই মধ্যে আপনি জয়রামবাটি এবং কামারপুকুর পৌঁছে যাবেন। আপনি শুশুনিয়া ইকো পার্ক যেতে পারেন। একটি কাপ দার্জিলিংয় চা- এর সঙ্গে এলাকার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। মুকুটমণিপুর মূলত একটি জলাধার বা ড্যাম, যেটি কংসাবতি ও কুমারী নদীর মোহনায় অবস্থিত। সকাল ছ'টা পঁচিশে সাঁত্রাগাছি স্টেশন থেকে 'রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস' এ বাঁকুড়া স্টেশন। বাঁকুড়া স্টেশন থেকে মুকুটমণিপুর আরও ৫৫ কিলোমিটার। বাঁকুড়া স্টেশন থেকে মুকুটমণিপুর যাওয়ার জন্য ভাড়া গাড়ি পাওয়া যায়, আর নাহলে আছে লোক্যাল বাস। ধর্মতলা থেকে মুকুটমণিপুরের টানা বাসে যাওয়া যায়। | নাম=হোটেল সিদ্ধার্থ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৯১ ৩৪২২৪১৮৯৯ ৯১৩৪২২৫১৩৭১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম=রাজমহল হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে ২১°৫৩´ থেকে ২২°১১´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫১´ থেকে ৯২°০৩´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে অবস্থিত বাঁশখালী উপজেলার আয়তন ৩৯২ বর্গ কিলোমিটার। ১৯১৭ সালে বাঁশখালী থানা গঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে বাঁশখালী থানাকে উপজেলায় রূপান্তরিত করা হয়। বাঁশখালী উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়ন রয়েছে। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম-বাঁশখালী সড়ক হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে বাঁশখালী উপজেলায় যাওয়া যায়। * জমিদার মনু মিয়াজি বাড়ির পুরোনো ভবন ও মসজিদের মিনার * মালকা বানুর দীঘি এবং মসজিদ * পশ্চিম উপকূলের লবণ মাঠ * মহিষের টেক সবুজ বেস্টনী। বাঁশখালী পৌরসভা এলাকার যে কোন হোটেলে সুলভ মূল্যে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। বাঁশখালী পৌরসভা এলাকার যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারেন। বাংলাদেশ খুব ছোট একটি দেশ, যার ৮ টি প্রশাসনিক বিভাগ রয়েছে: | region1description=মন্দির, সংস্কৃতি, এবং গ্রামীণ জীবনধারা সমৃদ্ধ অঞ্চল। | region2description=আম, সিল্ক ও প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষের জন্য পরিচিত। | region3description=সংস্কৃতি, জাতিগত ক্ষুদ্র গোষ্ঠী এবং গ্রামীণ জীবনধারা সমৃদ্ধ অঞ্চল। | region4description=অবিরাম চা বাগান এবং সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলীর অঞ্চল। | region6description=শান্ত, ধীর গতির এলাকা সুন্দরবন]]ের বাড়ী। | region8description=পাহাড়, বন, এবং সমুদ্র সৈকত বেষ্টিত মনোরম একটি অঞ্চল। যে দেশগুলির নাগরিকদের ৯০ দিন পর্যন্ত থাকার জন্য ভিসার প্রয়োজন হয় না: অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা, বাহামা দ্বীপপুঞ্জ ভূটান ডোমিনিকা, ফিজি, গাম্বিয়া, গ্রেনাডা, গিনি-বিসাউ, জ্যামাইকা, গায়ানা, হন্ডুরাস, লেসোথো, মালাউই মালদ্বীপ মন্টসেরাট, পাপুয়া নিউগিনি, সেন্ট কিট্‌স ও নেভিস, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ, সেশেল, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, উরুগুয়ে, ভ্যাটিকান সিটি এবং জাম্বিয়া। অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকদের বর্তমান ভিসা ডাটাবেসের আওতায় ৯০ দিনের আগমনের ভিসার জন্য ৫০ মার্কিন ডলার দিতে হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশের যোগাযোগ ও পর্যটন খাত অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ছিল। আগস্ট, ১৯৭৫ সালে পৃথক একটি মন্ত্রণালয় হিসেবে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করা হয়। জানুয়ারি, ১৯৭৬ সালে এটি পুণরায় যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের বিভাগে পরিণত হয়। ডিসেম্বর, ১৯৭৭ সালে পৃথকভাবে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয় খোলা হয়। ২৪ মার্চ, ১৯৮২ সালে এ মন্ত্রণালয়কে বিলুপ্ত করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যাস্ত করা হয়। এরপর ১৯৮৬ সাল থেকে উক্ত মন্ত্রণালয়কে পুনঃপ্রতিষ্ঠা অদ্যাবধি তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে। * ২-লিটার পানির বোতল: ২৫ টাকা * এক কাপ চা: ৫ টাকা * ক্যান্ডি বার: ১৫ টাকা * এক জোড়া রেডিমেড প্যান্ট: ৭০০/৮০০ টাকা}} বাংলাদেশের মুদ্রা হচ্ছে বাংলাদেশী টাকা যা "টাকা" বা "৳ আইএসও কোড: বিডিটি) প্রতীক দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে। উইকিভ্রমণে মুদ্রা বোঝাতে এর নিবন্ধে টাকা ব্যবহার করবে। এটিএম বাংলাদেশের সকল শহরে এবং এমনকি ছোট শহরগুলিতেও ব্যাপকভাবে উপলব্ধ এবং সেগুলি স্থানীয় মুদ্রায় নগদ তুলতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এই অটোমেটেড টেলার মেশিনগুলি (এটিএম) সমস্ত মাস্টারকার্ড এবং ভিসা ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড গ্রহণ করে। বাংলাদেশের বেশিরভাগ স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ব্যাংক যেমন ইসলামী ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, এইচএসবিসি এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের নিজস্ব এটিএম নেটওয়ার্ক রয়েছে। কেউ কেউ তাদের নিজস্ব ক্লায়েন্টদের জন্য ডাচ-বাংলা ব্যাংকের নেক্সাস এটিএম নেটওয়ার্কের উপর নির্ভর করে। এইচএসবিসি এটিএম বেশ কিছু হোটেলে পাওয়া যাবে তবে শুধুমাত্র ভিসা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড এবং এইচএসবিসি গ্লোবালঅ্যাক্সেস কার্ড গ্রহণ করে। বেশিরভাগ এটিএমই সাধারণত ব্যবহার করা বেশ নিরাপদ কারণ বেশিরভাগই একটি ভবনের ভিতরে থাকে এবং একজন নিরাপত্তা রক্ষী দাঁড়িয়ে বা এর দরজায় পাহারা দেয়। পিওএস পয়েন্ট অফ সেল) টার্মিনালগুলো সমস্ত শহর এবং এমনকি ছোট শহরগুলোর দোকানে ও ব্যাপকভাবে উপলব্ধ। এই মেশিনগুলি আমেরিকান এক্সপ্রেস, ডিসকভার, ডাইনার্স ক্লাব, জেসিবি, মাস্টারকার্ড এবং ভিসাসহ সমস্ত প্রধান ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ড গ্রহণ করে। অন্যতম বৃহৎ ও জনপ্রিয় হস্তশিল্প ও ঐতিহ্যবাহী পোশাকের দোকান হল আড়ং, যাদের ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনায় আউটলেট রয়েছে। এখান থেকে বাংলাদেশের স্মারক হিসেবে ও নির্দিষ্ট দামে স্টাইলিশ পাঞ্জাবি, কুর্তা বা সালোয়ার কামিজ কেনার জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা। মহিলারা একটি মার্কেটে প্রায় ৪০০ টাকায় বা দোকানে ৮০০-১৫০০ টাকা দিয়ে একটি সুতির সালোয়ার কামিজ কিনতে পারেন। সিল্ক আরও ব্যয়বহুল। শপিং মল গুলো স্থানীয় এবং বিদেশীদের কাছে জনপ্রিয়। বাংলাদেশে বিশ্বের কয়েকটি বৃহত্তম শপিং মল রয়েছে, বিশেষ করে ঢাকা শহরে অবস্থিত, যেমন যমুনা ফিউচার পার্ক এবং পান্থপথে অবস্থিত বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স। এগুলোর ভিতরে প্রচুর হস্তশিল্প এবং বুটিক দোকান রয়েছে। ইস্টার্ন প্লাজা এবং মোতালিব প্লাজা সর্বশেষ আনলক করা স্মার্টফোন; স্মার্টফোন ওয়ারেন্টি সাপোর্ট বা মেরামত এবং স্যামসাং, এইচটিসি, অপ্পো ইত্যাদির মতো প্রধান আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলির সমস্ত ধরণের স্মার্টফোন ও আনুষঙ্গিক গ্যাজেটের জন্য জনপ্রিয়। আইফোনের জন্য বাংলাদেশে অ্যাপলের নিজস্ব পরিবেশক রয়েছে। সারা দেশে এবং আরও অসংখ্য শপিং মল রয়েছে। কখনও কখনও বিদেশীদের কাছ থেকে বেশি দাম চাওয়া হতে পারে, তবে আপনার কাছ থেকে সাধারণত এমন দাম চাওয়া হবে না, যা আপনি দিতে পারবেন না। সাধারণত স্থানীয়রা যা দাম প্রদান করে তার চেয়ে সামান্য বেশি চাওয়া হয়। বেশিরভাগ আইটেমের দামের পার্থক্য প্রায়শই কয়েক মার্কিন সেন্টের ব্যাপার। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর হলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে অবস্থিত দেশের প্রধান জাদুঘর। ১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ নভেম্বর তারিখে এটিকে জাতীয় জাদুঘরের মর্যাদা দেয়া হয়। জাদুঘরটি শাহবাগ মোড়ের সন্নিকটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, রমনা পার্ক ও চারুকলা ইন্সটিটিউটের পাশে অবস্থিত। এখানে নৃতত্ব, চারুকলা, ইতিহাস, প্রকৃতি এবং আধুনিক ও বিশ্ব-সভ্যতা, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ইত্যাদি বিষয়ে আলাদা ৪৪টি প্রদর্শনীকক্ষ (চিত্রশালা) রয়েছে। এছাড়া এখানে একটি সংরক্ষণাগার, গ্রন্থাগার, মিলনায়তন, আরকাইভ, সিনেস্কেইপ এবং চলচ্চিত্র প্রদর্শনালয় রয়েছে। জাতীয় জাদুঘরের নিদর্শনাদির বিভাগগুলো হচ্ছেঃ- * ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা * জাতিতত্ত্ব ও অলঙ্করণ শিল্পকলা * সমকালীন শিল্পকলা ও বিশ্বসভ্যতা বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে সংগৃহীত নিদর্শনের সংখ্যা প্রায় ৯৪ হাজার। প্রতিটি নিদর্শনের একটি একসেশন নম্বর আছে। নিদর্শনের নাম ও সংক্ষিপ্ত পরিচয় নিয়ে কম্পিউটার ডেটাবেইস প্রণয়ন করা হয়েছে। এছাড়া নির্বাচিত ৭৫০০ নিদর্শনের মুদ্রিত বর্ণনামূলক ক্যাটালগ প্রণয়ন ও প্রকাশনার কাজ চলছে। সংগৃহীত নিদর্শনসমূহের প্রায় ৪ হাজার নিদর্শন ৪৩টি প্রদর্শন কক্ষে জনসাধারণের দর্শনের জন্য সাজিয়ে রাখা আছে। ৩৭ নম্বর প্রদর্শন কক্ষে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র প্রদর্শনী প্রকোষ্ঠ করা হয়েছে। এছাড়া আইএফআইসি ব্যাংক ও দৃক-এর সহায়তায় ৩৫ নম্বর গ্যালারীতে শিল্পচার্য জয়নুল আবেদিন চিত্রশালা স্থাপন করা হয়েছে। ২৬ নম্বর কক্ষটি দর্শনার্থদের জন্য বিভিন্ন নাগরিক সেবার জন্য বরাদ্দ। ২০১৬ থেকে থেকে ৪৫ সংখ্যক চিত্রশালাতে ভারতীয় সভ্যতার ওপর নতুর চিত্রশালা নির্মাণের কাজ চলছে। একই সঙ্গে ৪৩ সংখ্যক চিত্রশালাতে বিশ্বসভ্যতার টাইমলাইন স্থাপনের কাজ সমাপ্তির পথে। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে প্রতিদিন গড়ে ২০০০ এর বেশি দর্শনার্থী পরিদর্শনে আসেন। এদের মধ্যে বিদেশীরাও আছেন। এই জাদুঘরের প্রবেশমূল্য প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ২০টাকা, অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ১০টাকা এবং বিদেশীদের জন্য ১০০ টাকা। তবে সার্কভুক্ত দেশের দর্শনার্থীরা ২০টাকার টিকিটেই প্রবেশাধিকার পাবেন। পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে আকাশপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। বাস বা ট্রেনে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। নৌপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। ঢাকায় প্রচুর উন্নতমানের আবাসিক হোটেল, মোটেল ও বাংলো আছে। এর পাশেই অনেক ভালো মানের রেস্তোরা আছে। এখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি উল্লেখযোগ্য পর্যটন স্থল। প্রতিবছর বাংলাদেশে বিপুল সংখ্যক দেশি বিদেশি পর্যটক বেড়াতে আসে। আলোচ্য নিবন্ধে বাংলাদেশের পর্যটন স্থান সমূহের নামের তালিকা জেলাওয়ারী প্রকাশ করা হলো। দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স বা কুঠিবাড়ি * খানজাহান আলী কর্তৃক খননকৃত বড় দীঘি * গল্লামারী স্মৃতিসৌধ ও বদ্যভূমি * জাহানাবাদ বনবিলাস চিড়িয়াখানা ও শিশু পার্ক * সাবেক ডাঙ্গা পুরাকীর্তি, খানজাহানের বসতভিটা খান জাহান আলী (রঃ) এর মাজার]] * ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী শহীদ কৃষক রহিমুল্লাহর বাড়ি * কবি রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ]]র সমাধি * জমিদার ক্ষিতিষ চন্দ্রের বসতবাড়ির ধ্বংসাবশেষ * পীর আলী মুহাম্মদ তাহেরের সমাধি * ব্রিটিশ সেনাদের পর্যবেক্ষণ টাওয়ার * হজরত খানজাহান আলীর (রহ সহচর পীর শাহ আউলিয়ার মাজার * নলতা রওজা শরীফ (কালিগঞ্জ) * বুধহাটার দ্বাদশ শিবকালী মন্দির, * মান্দারবাড়ী সমুদ্র সৈকত শ্যামনগর * মোজাফফর গার্ডেন অ্যান্ড রিসোর্ট মন্টু মিয়ার বাগানবাড়ি) * হরিচরণ রায়চৌধুরীর জমিদারবাড়ি শ্যামনগর হাজী মুহাম্মদ মহসিন এর ইমামবাড়া * কবি মধুসুদনের বাড়ি সাগরদাড়ী * আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন * জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাহারবাটি, গাংনী মীর মশাররফ হোসেনের বাস্ত্তভিটা লাহিনীপাড়া, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পাকশী রেল সেতু), * আড়-য়া পাড়ার নফর শাহের মাজার, * কুমারখালী বাজারে দরবেশ সোনা বন্ধুর মাজার * মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ‘মুক্তবাংলা’ * হজরত খাজা মালিক উল গাউসের (রহ মাজার (গড়াইটুপি অমরাবতী মেলা) * বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স পীর তোয়াজউদ্দিন (র এর মাজার ও দরবার শরীফ (শ্রীপুর)দের চাঁদের হাট দ্বারিয়াপুর]] * কবি কাজী কাদের নেওয়াজ এর বাড়ি (শ্রীপুর) * কবি লুৎফর রহমান স্মৃতি পাঠাগার * বিড়াট রাজার বাড়ী শ্রীপুর জমিদারবাড়ি) * মোকাররম আলী (রহ দরগাহ * রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ (মুহাম্মাদপুর) * সুলতানী আমলে প্রতিষ্ঠিত আঠার খাদা সিদ্ধেশ্বরী মঠ]] * হাজী আব্দুল হামীদ (পীর সাহেব কেবলা রহঃ) এর দরগাহ ও মাজার শরীফ (মাগুরা ভায়না মোড়) বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকো-পার্ক, সীতাকুণ্ড]] * বড়স্টেশন মোলহেড নদীর মোহনা (চাঁদপুর সদর) * জেলা প্রশাসকের বাংলোয় অবস্থিত দুর্লভ জাতের নাগলিঙ্গম গাছ। * চাঁদপুর জেলার ঐতিহ্যের প্রতীক ইলিশ চত্বর * মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন মুক্তিযুদ্ধের স্মারক। * হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ(৬ষ্ঠ বৃহত্তম) * মাদ্দাখাঁ রহঃ জামে মসজিদ * রাগৈ মুঘল আমলের ৩ গম্বু মসজিদ * মতলব উত্তরে মোহনপুরে মেঘনা নদীর তীর সূফী সদর উদ্দীন চিশতী (র মাজার]] * রাজা জং বসাক খানের দীঘি ও মসজিদ রায়পুর মত্স প্রজনন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র(এশিয়ায় বৃহত্তম * শাখারীপাড়ায় শ্রী শ্রী রামঠাকুর আশ্রম * জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্ক(ঝুলন- ব্রীজ) * রামগড় পাহাড় ও টিলা * হাতিমাথা পাহাড়ঃ (পাহাড়িরা একে এ্যাডোশিরা মোন বলে। এ্যাডো শব্দের মানে হাতি আর শিরা মানে মাথা।) * আদিনাথ মন্দির মহেশখালী উপজেলা * বীর কামলা দীঘি কুতুবদিয়া উপজেলা * বুদ্ধের প্যাগোডা এক গম্বুজ মসজিদ * মাথিন কূপ টেকনাফ উপজেলা * মানিকপুরেরে ফজল কুকের সাতগম্বুজ মসজিদ * লামাপাড়া বুদ্ধ খেয়াং উখিয়া উপজেলা * শাহ ওমরের সমাধি চকোরিয়া উপজেলা ময়নামতি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও যাদুঘর]] * কাজী নজরুল ইসলামের মাজার * বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর * জেলা জজ কোর্ট ভবন * পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের বাড়ি ও কবরস্থান * পাতরাইল মসজিদ ও দীঘি * বাইশ রশি জমিদার বাড়ি * বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ জাদুঘর * ভাঙা মুন্সেফ কোর্ট ভবন * ভাষাসৈনিক মুক্তিযোদ্ধা ব্যারিস্টার সৈয়দ কামরুল ইসলাম মোহাম্মদ সালেহউদ্দিনের বাড়ী,বনমালিদিয়া মধুখালী ফরিদপুর * শাহ সৈয়দ হাবিবুল্লাহ মর্দানে খোদার মাজার(শাহ হাবিবের মাজার),বনমালিদিয়া মধুখালী ফরিদপুর * ঢোলসমুদ্র দীঘি ও পুরাকীর্তি * মনই বিবি-রওশন বিবির দীঘি (চান্দরা) * সিঙ্গার দীঘি (পালরাজাদের রাজধানী নগরী) * আনসার-ভিডিপি একাডেমী স্মারক ভাস্কর্য * একডালা দুর্গ (প্রাচীন ও ধ্বংসপ্রাপ্ত) * কালীগঞ্জ সাকেশ্বর আশোকামলের বৌদ্ধস্তম্ভ (ধর্মরাজিকা) * কোটামুনির ডিবি ও পুকুর * ছয়দানা দীঘি ও যুদ্ধক্ষেত্র * বিজ্ঞানী মেঘনাথ সাহার বাড়ি * ভাওয়াল রাজবাড়ি বলধার জমিদারবাড়ি * রবীন্দ্র স্মৃতিবিজড়িত কাওরাইদ বাংলো * সিঙ্গার দীঘি কাউছি টিহর * চন্দ্রভর্ম ফোর্ট কোটাল দুর্গ) * সেন্ট মথুরানাথ এজি চার্চ * জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ * গণেশ পাগলের মন্দির- কদমবাড়ী, * শাহ মাদার (রঃ) দরগাহ শরীফ ৷ * সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়ি- মাইজপাড়া, * সূফী আমীর শাহ (রঃ) এর মাজার, * মাচাইন গ্রামের ঐতিহাসিক মাজার ও পুরনো মসজিদ * শ্রী শ্রী আনন্দময়ী কালীবাড়ি * কুসুমপুরে তালুকদার বাড়ি মসজিদ * রাঢ়ীখালে জগদীশচন্দ্র বসুর বাড়ি * হরগঙ্গা কলেজ গ্রন্থাগারে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আশুতোষ গাঙ্গুলীর আবক্ষ মার্বেল মূর্তি। * মেরী এন্ডারসন (ভাসমান রেস্তোরাঁ) * লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন * সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের সমাধি * সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহের এক গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ * হাজীগঞ্জে ঈশা খাঁর কেল্লা * গিরিশ চন্দ্র সেনের বাস্ত্তভিটা * বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান জাদুঘর * চাঁদ সওদাগরের ঢিবি (মনসামঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র চাঁদ সওদাগরের স্মৃতিচিহ্ন) * নলিয়া জোডা বাংলা মন্দির * মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি কেন্দ্র * সমাধিনগর মঠ (অনাদি আশ্রম) * উপেন্দ্র সরোব গয়হাটার মঠ * খামারপাড়া মসজিদ ও মাজার * দোখলা ভিআইপ রেস্ট হাউস * ধনবাড়ি মসজিদ ও নবাব প্যালেস * মহেড়া জমিদারবাড়ি/পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার * শাহ্ আদম কাশ্মিরির মাজার * দশমিনায় এশিয়ার বৃহত্তম বীজ বর্ধন খামার * মির্জাগঞ্জ উপজেলায় হযরত ইয়ার উদ্দিন খলিফার মাজার * নরপাড়া দুর্গ (ষোড়শ শতাব্দী) * পাঁচ গম্বুজবিশিষ্ট রসপাল জামে মসজিদ (ঊনবিংশ শতাব্দী) * হজরত শাহ জামালের (রহ মাজার * হজরত শাহ কামালের (রহ মাজার * হজরত শাহ সুলতান কমরউদ্দিন রুমির (রহ মাজার * কমলা রানী দীঘির ইতিহাস * নইদ্যা ঠাকুরের (নদের চাঁদ) লোক-কাহিনী * বিজয়পুর পাহাড়ে চিনামাটির নৈসর্গিক দৃশ্য * আবদুল জববার স্মৃতি জাদুঘর * ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী পার্ক * শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা * গড়জরিপা বার দুয়ারী মসজিদ * গোপী নাথ ও অন্ন পূর্ন্না মন্দির ঘাঘড়া খান বাড়ি জামে মসজিদ]] * জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় * পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি * বারোমারি গির্জা ও মরিয়ম নগর গীর্জা * মাইসাহেবা জামে মসজিদ, শেরপুর সদর * রাজার পাহাড় ও বাবেলাকোনা * লোকনাথ মন্দির ও রঘুনাথ জিওর মন্দির * অলৌকিক গাজির দরগাহ, রুনিগাও, নকলা * আড়াই আনী জমিদার বাড়ি * গড়জরিপা কালিদহ গাং এর ডিঙি * গড়জরিপা ফোর্ট (১৪৮৬-৯১ খ্রিস্টাব্দ) * জরিপ শাহ এর মাজার * নয়াআনী বাজার নাট মন্দির * মঠ লস্কর বারী মসজিদ (১৮০৮ খ্রিস্টাব্দ) * মুন্সি দাদার মাজার, নয়াবাড়ি, বিবিরচর, নকলা * শাহ কামাল এর মাজার (১৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ) * শের আলী গাজীর মাজার * চতুর্ভূজ সেনপাড়া শিব মন্দির * হযরত শাহ জামাল (রাঃ) মাজার শরীফ পতিসর ও পত্নীতলা থানার পাইকবান্দা শালবন উল্লেখযোগ্]] এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম কৃষি গবেষণা কেন্দ্র]] দেশের একমাত্র ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র]] শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়]] শ্রী চৈতন মহাপ্রভুর পৈতৃক নিবাস * পুরাতন সার্কিট হাউজ ভবন * মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্তম্ভ, তেলিয়াপাড়া * রেমা ক্যালেঙ্গা বন্য প্রানী অভয়ারণ্য * শচী অঙ্গন ধাম মন্দির * শাহ ইছাক চিশতি (রঃ) এর মাজার * শাহ মজলিশ আমীন (রাঃ) এর মাজার * শাহ সোলেমান ফতেহগাজী র: মাজার * শেখ ভানু শাহের মাজার * শ্যাম বাউল গোস্বামীর আখড়া * সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দিন (রঃ) এর মাজার * গ্র‍্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ * দেশের ৯৫টি চা বাগান * মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও মাঠ * শহীদ মিনার ও গণকবর * হযরত শাহ মোস্তফা রহঃ এর মাজার সড়কপথে ঢাকা থেকে বরিশাল আপনি ৬ থেকে ৮ ঘণ্টায় পৌঁছে যাবেন। প্রতিদিন ভোর ৬ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত গাবতলি বাস টার্মিনাল থেকে বেশকিছু বাস বরিশালের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। বেশীরভাগ বাস পাটুরিয়া ঘাট অতিক্রম করে বরিশালে যায় আবার কিছু কিছু বাস মাওয়া ঘাট অতিক্রম করে বরিশালে যায়। ঢাকা থেকে আগত বাসগুলো বরিশালের নতুল্লাবাদ বাস স্ট্যান্ডে থেমে থাকে। ঢাকা থেকে বরিশালে চলাচলকারী বাসগুলোর মধ্যে আছেঃ *এসি বাসের ভাড়াঃ ৭০০ টাকা *নন এসি বাসের ভাড়াঃ ৫০০ টাকা *লোকাল বাসের ভাড়াঃ ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা। ঢাকা থেকে বরিশাল এর লঞ্চগুলো রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে সদর ঘাট থেকে ছাড়ে। এর মধ্যে সুন্দর বন ৭/৮, সুরভী ৮, পারাবত ১১, কীর্তনখোলা ১/২ লঞ্চ গুলো ভাল। লঞ্চ গুলো বরিশাল পৌঁছায় ভোর ৫টার দিকে। ডেক ভাড়া ১৫০ টাকা, ডাবল কেবিন ১৬০০, ভিআইপি ৪৫০০। বরিশাল হতে স্বরুপকাঠি যাবার যে কোনো বাসে উঠলেই গুঠিয়া মসজিদের সামনে নামতে পারবেন। এছাড়া বরিশাল সদরের নতুল্লাবাদ এলাকা থেকে মাহেন্দ্র গাড়িতে প্রতিজন ৩০ টাকা ভাড়ায় একেবারে মসজিদের সামনে পৌছে যেতে পারবেন। অথবা বরিশাল শহরের নথুল্লাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে বানারীপাড়ার উদ্দেশে ১৫ মিনিট পর পর বাস ছাড়ে। মসজিদে যেতে ভাড়া লাগে ১৪ টাকা। ১৪ একর জমির উপর স্থাপিত এই মসজিদটিতে ব্যবহার করা হয়েছে উন্নমানের কাঁচ, ফ্রেম, বোস স্পিকার। এছাড়া মসজিদটির সীমানার মধ্যে ঈদগাহ্ ময়দান, দিঘি, এতিমখানা, ডাকবাংলো, গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা, লেক, পুকুরসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের বাগান রয়েছে। বরিশালে থাকার জন্য বেশকিছু হোটেল রয়েছে। কিছু হোটেলের তথ্য আপনার সুবিধার্থে নিম্নে প্রদান করা হলঃ *হোটেল প্যারাডাইজ টু ইন্টারন্যাশনাল, ফোনঃ +৮৮-০১৭১৭০৭২৬৮৬ ৮৮-০১৭২৪৮৫৩৫৯০ *হোটেল এথেনা ইন্টারন্যাশনাল, ফোনঃ +৮৮-০৪৩১-৬৫১০৯ ৮৮-০৪৩১-৬৫২৩৩ *হোটেল হক ইন্টারন্যাশনাল, ফোনঃ +৮৮-০১৭১৮৫৮৭৬৯৮ বাকলাই জলপ্রপাত বাংলাদেশের বান্দরবন জেলার থানচি উপজেলার নাইটিং মৌজার বাকলাই গ্রামে অবস্থিত একটি জলপ্রপাত। জলপ্রপাতটি প্রায় ৩৮০ ফুট উঁচু। প্রথমে বান্দরবন আসতে হবে। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্নভাবে বান্দরবন আসা যায়। বাসযোগে সরাসরিভাবে আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বাস, ট্রেন, বিমান পছন্দসই যেকোন মাধ্যম বেছে নেওয়া যাবে। ঢাকা টু বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। এসি ও ননএসি জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। অথবা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল বা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকা বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে প্রাইভেট মোটরগাড়ি করে ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রামগামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। বাংলাদেশ বিমান, জিএমজি এয়ার লাইনস, ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম বিমান পরিচালনা করে থাকে। আকাশপথে চট্রগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। বান্দরবান থেকে বাস করে রুমা সদর উপজেলা যাওয়া যায়। প্রতি এক ঘণ্টা পরপর একটি করে বাস বান্দরবান থেকে রুমা বাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেখান থেকে পরবর্তী গন্তব্য বগা হ্রদ। বগা হ্রদে দুইভাবে পৌঁছানো যায়। ঝিরিপথে হেঁটে বা চান্দের গাড়িযোগে। বগা হ্রদ থেকে বাকীপথ ট্রেক করে এগিয়ে যেয়ে, দার্জিলিংপাড়া হয়ে বাংলাদেশের অন্যতম উচ্চতম শৃঙ্গ কেওক্রাডংয়ে যাওয়া যায়। [[কেওক্রাডং থেকে তাজিংডং এর পথে বাকলাই গ্রাম। গ্রামটি ট্রেকারদের সুপরিচিত আশ্রয়/ক্যাম্পিং স্পট হিসেবে সুপরিচিত। এখানে একটি সেনা ক্যাম্প আছে। বাকলাই পাড়া থেকে এক ঘণ্টা হাঁটা পথ পরে বাকলাই জলপ্রপাত অবস্থিত। বান্দরবানে বেশ কিছু হোটেল রয়েছে: *হোটেল অতিথি: বান্দরবান বাজার, বান্দরবান। ফোনঃ ৮৮-০৩৬১-৫৩৫ * হিলসাইড রিসোর্ট, ঠিকানাঃ চিম্বুক সড়ক, বান্দরবান, যোগাযোগ: ০১৭৩০০৪৫০৮৩, ০২-৯৮৮৬৯৮৩ *হোটেল গ্রিনহিল, ঠিকানাঃ প্রধান সড়ক, বান্দরবান-৪৬০০, যোগাযোগ ৮৮০১৮৫৬৬৯৯৯১০ ৮৮০১৮৫৬৬৯৯৯১১ *হোটেল পূরবী, ঠিকানাঃ ভিআইপি রোড, বান্দরবান সদর, বান্দরবান, যোগাযোগ: ০১৮২৩-৩৪৬৩৮৩, ০৩৬১-৬২৫৩১ *হোটেল পাহাড়িকা, ঠিকানাঃ প্রধান সড়ক, বান্দরবান, যোগাযোগ: ০৩৬১-৬২১৫৫ থানচিতে থাকার ব্যবস্থা আছে, কিন্তু এর পর থেকে ভিতরের দিকে যেতে থাকলে স্থানীয়দের বাসায় থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করে নিতে হবে। # খান জাহান আলী-এর মাজার [[সুলতান নাসিরউদ্দিন নসরাত শাহ নির্মিত বাঘা মসজিদ বাংলাদেশের প্রাচীনতম মসজিদের মধ্যে একটি। ১৫২৩ খ্রিষ্টাব্দে মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। মসজিদটি ২৫৬ বিঘা জমির ওপর অবস্থিত। মসজিদটিতে ১০টি গম্বুজ ৪টি মেহরাব আছে। মসজিদটির গাঁথুনি চুন এবং সুরকি দিয়ে। এছাড়া মসজিদ প্রাঙ্গণের উত্তর পাশেই রয়েছে হজরত শাহদৌলা ও তার পাঁচ সঙ্গীর মাজার। মূলত ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক কারণেই এই মসজিদটির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে। তবে এর স্থাপত্যশৈলী সবাইকে মুগ্ধ করে। এখানে প্রতি বছর প্রচুর লোক সমাগম হয়। বিশেষতঃ সপ্তাহের প্রতি শুক্রবার অনেক পূণ্যার্থী এখানে আসেন। বাঘা মসজিদে যাওয়ার জন্য প্রথমে আকাশপথে রাজশাহীতে আসতে হবে। তারপর রাজশাহী থেকে স্থলপথে এখানে যাওয়া যাবে। দূরবর্তী অঞ্চল থেকে বাঘা মসজিদে নৌপথে আসা যাবে না। তবে নিকটবর্তী এলাকা থেকে পদ্মা নদীতে নৌকায় আসা যাবে। তবে নৌযান সহজলভ্য নয়। বাঘা মসজিদ ভ্রমণের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য হলো স্থলপথ। রাজশাহী বা নাটোর শহর থেকে বাঘায় বাস আসা যাবে। তবে কার, মাইক্রো ইত্যাদি গাড়ি ভাড়া করেও যাওয়া যায়। সেখান থেকে সিংড়াতে আসতে পারেন,এখানে মনোরম পরিবেশের বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল চলন বিল দেখতে পাবেন। শহর থেকে কিছুটা দূরে হওয়ায় এখানে উন্নতমানের খাবার পাওয়া যাবে না। তবে স্থানীয় বেশ কিছু রেস্তোরা আছে। বাঘায় রাত্রিযাপনের জন্য উন্নতমানের আবাসিক হোটেল নেই। * একক কেবিন ৯০০ টাকা * দ্বৈত কেবিন ১৮০০ টাকা তবে কিছু লঞ্চ সকালে ছাড়ে এবং দুপুর নাগাদ গিয়ে পৌঁছায়। এর ভাড়া- সড়ক পথে ঢাকা হতে বানারিপাড়ার দূরত্ব ২২৬ কিলোমিটার এবং জেলা শহর বরিশাল হতে বানারিপাড়ার দূরত্ব ২৭ কিলোমিটার। নৌপথে ঢাকা থেকে বানারিপাড়া সরাসরি যাওয়া যায়। এছাড়া ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে তারপরেও যাওয়া যায়। * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৪০০ টাকা। জেলা শহর বরিশাল হতে বানারিপাড়া আসার জন্য সাধারণত সরাসরি বাস, মাহিন্দ্রা, টেম্পু সার্ভিস রয়েছে। এক্ষেত্রে ভাড়া হলো রেলপথে সরাসরি যাওয়ার কোনো উপায় নেই। তবে পদ্মাসেতু তৈরি হওয়ার পর এ অঞ্চলের সাথে রেল যোগাযোগ তৈরি হবে। আকাশপথে যাওয়ার জন্য ঢাকা থেকে বরিশাল নেমে বানারিপাড়া যেতে হবে। * শেরে বাংলার জন্মস্থান চাখার ইউনিয়নে অবস্থান * বাইতুল আমান জামে মসজিদ বানারিপাড়ায় খাওয়া দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁ রয়েছে। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বানিয়াচং আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ জেলা সদর থেকে বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি চালিত স্কুটারযোগে ৪৫ মিনিটে আসা যায়। বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি স্ট্যান্ড হবিগঞ্জ জেলার নদীর অপর পাড়ে অবস্থিত। সিএনজি ভাড়া লাগবে ৩০ টাকা। বানিয়াচং আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বানিয়াচং আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ ঢাকা বা সিলেট থেকে সরাসরি নৌপথে এখানে আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। বানিয়াচংএ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বানিয়াচং-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সরকারি ব্যবস্থাধীন। # সিমলা রেস্ট হাইজ বড় বাজার, বানিয়াচং। ঢাকা থেকে বান্দরবান এর সরাসরি বিমান যোগাযোগ নেই। প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম গিয়ে সেখান থেকে পূরবী বা পূর্বাণী বাস যোগে বান্দরবান যাওয়া যায়। বিমান, নভোএয়ার, ইউএসবাংলা এয়ারওয়েজের একাধিক ফ্লাইট প্রতিদিন ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচল করে। বান্দরবান যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো বাস। ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান বাসে যেতে সাধারণত ৬ঘণ্টা ১০ঘণ্টা সময় লাগে। নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা অথবা গাড়ি ভাড়া করেও বান্দরবান যাওয়া সম্ভব। এছাড়া ঢাকা থেকে ট্রেনযোগে চট্টগ্রাম গিয়ে সেখানে থেকে বাসে করেও বান্দরবান যাওয়া যায়। এছাড়াও রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং কক্সবাজার থেকেও বান্দরবান যাওয়া যায়। বহদ্দারহাট টার্মিনাল থেকে পূরবী এবং পূর্বাণী নামক দুটি নন এসি বাস আছে ১ ঘণ্টা পর পর সরাসরি বান্দরবানের উদ্দ্যেশে ছেড়ে যায়। ভাড়া জনপ্রতি ৯০ টাকা। প্রতিদিন ভোর ৬ টা থেকে শুরু করে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত প্রতি ১ ঘণ্টা পর পর এই পরিবহনের বাসগুলো চট্টগ্রাম-বান্দরবান-চট্টগ্রাম রুটে যাতায়াত করে। এখানকার সড়কপথে সংযোগগুলো হচ্ছে চিম্বুক রুমা, বান্দরবান রোয়াংছড়ি রুমা, আজিজনগর গজালিয়া লামা, খানহাট ধোপাছড়ি বান্দরবান, বান্দরবান চিম্বুক থানচি আলীকদম বাইশারী ঘুনধুম এবং চিম্বুক টঙ্কাবতী বারো আউলিয়া। ঢাকা থেকে সরাসরি বান্দরবান রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই। ঢাকা থেকে প্রথমে চট্টগ্রাম তারপর সেখান থেকে পূরবী বা পূবার্নী বাসযোগ সরাসরি বান্দরবান যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। রাজবিহার এবং উজানিপাড়া বিহার: স্থানীয়ভাবে বৌদ্ধ মন্দিরসমূহ কিয়াং এবং বিহার নামে পরিচিত। জাদিপাড়ায় অবস্থিত রাজবিহার খুবই সুপরিচিত। উজানিপাড়ায় অবস্থিত উজানিপাড়া বিহারটিও উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান। চিম্বুক পাহাড় এবং উপজাতীয় গ্রাম: বান্দরবন শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশের অন্যতম উঁচূ শৃঙ্গ চিম্বুক পাহাড় অবস্থিত। চিম্বুক পাহাড়ের পাদদেশে বম নৃগোষ্ঠীর গ্রাম দেখতে পাওয়া যায়। অল্প কিছুদূরে ম্রোদের গ্রাম অবস্থিত। শহর থেকে এক দিনেই চিম্বুক পাহাড় এবং বম ও ম্রো গ্রাম ঘুরে আসা সম্ভব। নীলগিরি এবং থানচি: নীলগিরি অন্যতম উঁচু পাহাড় এবং বাংলাদেশ সৌন্দর্য্যময় পর্যটন স্পট। বান্দরবন শহর থেকে ৪৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে এখানে একটি রিসোর্ট আছে। সেনা কর্মকর্তাদের সহায়তায় এখানে বুকিং সম্পন্ন করতে হয়। এখানে রেস্তোরাঁ, হেলিপ্যাড, সুসজ্জিত কটেজ ইত্যাদির ব্যবস্থা আছে। বিদেশি পর্যটকগনের এখানে অবস্থানের উপর নিষেধাজ্ঞা আছে। বগালেক বগাকাইন লেক নামেও পরিচিত। ছোট ছোট গ্রাম এবং পাহাড়কে পাশ কাটিয়ে বয়ে চলেছে নান্দনিক এই জলাশয়টি। বগালেক বাংলাদেশের সব থেকে সৌন্দর্যময় প্রাকৃতিক লেক। বান্দরবনের রুমা সদর উপজেলা থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩০০০ কিলোমিটার উচ্চতায় অবস্থিত লেকটির আয়তন ১৫ একর। লেকের নীল পানি পর্যটকদের মুগ্ধ করে। লেকটির তৈরী হওয়ার পিছনে অনেক লোকগল্প প্রচলিত আছে। শীত মৌসুমে বগালেকে পর্যটকের ভিড় উপচে পড়ে। বর্ষাকালে বগালেক এলাকায় ভ্রমণ কঠিন হয়ে পড়ে। বগালেকের আশপাশে বম এবং খুমি নৃগোষ্ঠীর লোক বাস করে। * অন্যান্য স্থান: প্রান্তিক লেক, জীবননগর এবং কিয়াচলং লেক। বান্দরবান শহরে বেশ কিছু বাঙালি এবং আদিবাসী খাবারের হোটেল আছে। বান্দরবন জেলা বাংলাদেশ]]ের একটি জেলা। এটি চট্টগ্রাম বিভাগ এর অন্তর্গত। বাংলাদেশের ভিতরে, বান্দরবানকে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চল জুড়ে ঘিরে রয়েছে কক্সবাজার, উত্তর-পশ্চিমে চট্টগ্রাম, উত্তরে রাঙামাটি এবং পূর্বে রয়েছে মায়ানমারের চিন প্রদেশ এবং আরাকান প্রদেশের সীমান্ত। বাংলাদেশের তিনটি পার্বত্য জেলার মধ্যে একটি বান্দরবান এবং এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে কম জনবসতিসম্পন্ন স্থান। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ সাকা হাফং (১০৫২ মিটার)। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং (৮৮৩ মিটার) এবং সর্বোচ্চ খাল রাইখিয়াং এই জেলায় অবস্থিত। ঢাকা থেকে বান্দরবান এর সরাসরি বিমান যোগাযোগ নেই। প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম গিয়ে সেখান থেকে পূরবী বা পূর্বাণী বাস যোগে বান্দরবান যাওয়া যায়। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একাধিক বিমান প্রতিদিন ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচল করে। বান্দরবান যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো বাস। ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান বাসে যেতে সাধারণত ৬ঘণ্টা ১০ঘণ্টা সময় লাগে। নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা অথবা গাড়ি ভাড়া করেও বান্দরবান যাওয়া সম্ভব। এছাড়া ঢাকা থেকে ট্রেনযোগে চট্টগ্রাম গিয়ে সেখানে থেকে বাসে করেও বান্দরবান যাওয়া যায়। এছাড়াও রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং কক্সবাজার থেকেও বান্দরবান যাওয়া যায়। বহদ্দারহাট টার্মিনাল থেকে পূরবী এবং পূর্বাণী নামক দুটি ডাইরেক্ট নন এসি বাস আছে ১ ঘণ্টা পর পর বান্দরবানের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি-৯০ টাকা। প্রতিদিন ভোর ৬ টা থেকে শুরু করে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত প্রতি ১ ঘণ্টা পর পর এই পরিবহনের বাসগুলো চট্টগ্রাম-বান্দরবান-চট্টগ্রাম রুটে যাতায়াত করে। এখানকার সড়কপথে সংযোগগুলো হচ্ছে চিম্বুক রুমা, বান্দরবান রোয়াংছড়ি রুমা, আজিজনগর গজালিয়া লামা, খানহাট ধোপাছড়ি বান্দরবান, বান্দরবান চিম্বুক থানচি আলীকদম বাইশারী ঘুনধুম এবং চিম্বুক টঙ্কাবতী বারো আউলিয়া। ঢাকা থেকে সরাসরি বান্দরবান রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই। ঢাকা থেকে প্রথমে চট্টগ্রাম তারপর সেখান থেকে পূরবী বা পূবার্নী বাসযোগ সরাসরি বান্দরবান যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। * অন্যান্য স্থানঃ প্রান্তিক হ্রদ, জীবননগর এবং কিয়াচলং হ্রদ। বান্দরবানে থাকার জন্যে বেশ কিছু হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজ রয়েছে। বান্দরবান শহর ও তার আশেপাশেই হোটেল ও রিসোর্ট গুলোর অবস্থান। বান্দরবান থাকার জন্যে যে সকল হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে তার মধ্যে: * হোটেল হিল ভিউ: বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর পাশেই। ভাড়া ৮০০ থেকে ২৫০০ টাকা। * হোটেল হিলটন: বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর কাছেই। ভাড়া ৮০০ থেকে ৩০০০ টাকা। * হোটেল প্লাজা: বাস স্ট্যান্ড থেকে ৫মিনিট হাঁটা দূরত্বে। ভাড়া ৬০০ থেকে ৩০০০ টাকা। * রিভার ভিউ: শহরের সাঙ্গু নদীর তীর ঘেষে হোটেলটির অবস্থান। ভাড়া ৬০০ থেকে ২০০০ টাকা। * পর্যটন মোটেল: পাহাড় ও লেকের পাশেই অবস্থিত। শহর থেকে ৪ কি:মি: দুরে মেঘলায় অবস্থিত। ভাড়া ১২০০ থেকে ২৫০০ টাকা। বান্দরবান শহরে বেশ কিছু বাঙালি এবং আদিবাসী খাবারের হোটেল আছে। বার্লিন একটি রাজধানী শহর যা ইউরোপ মহাদেশের অন্তর্গত। জার্মানির রাজধানী বার্লিন, বার্লিন প্রদেশেরও রাজধানী। যে ১৬টি প্রদেশ নিয়ে ফেডারেল রিপাবলিক অব জার্মানি গঠিত, তাদের মাঝে বার্লিন প্রদেশ অন্যতম। জার্মানির অন্যান্য অঞ্চলের মতো এখানেও প্রধান ভাষা জার্মান। বর্তমানে দর্শনীয় স্থানে পর্যটকদের জন্য ইংরেজি ভাষায় সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। এছাড়াও সাধারণ জনগণ এমনকি বয়স্করাও ইংরেজি কম বেশি বলতে পারেন। ঐতিহাসিকভাবে বার্লিন দেয়ালের উভয় পার্শ্বেই বিমানবন্দর থাকায় বর্তমানে দুইটি বিমানবন্দর এই শহরে অবস্থিত। তেগেল বিমানবন্দর এবং শুনেফেল্ড বিমানবন্দর ছাড়াও একটি নতুন বিমানবন্দর বার্লিন- ব্রান্ডেনবুর্গ বিমানবন্দর নির্মানের কাজ চলছে যা এখনও চালু হয় নি। * নগেন্দ্রদাশ চৌধুরীর বাড়ির ভগ্নাবশেষ; * মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর বাড়ি; * গিরিশ চন্দ্র রায়ের বাড়ি। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, বালাগঞ্জঃ ☎ ০৮২২২-৫৬১৩৬, মোবাইল ৮৮০১৭৩০-৩২৪ ৭৪৯; * সিভিল সার্জন কার্য্যালয়, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৬৩০৮; * ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৭০৫৫; * ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-২৮৩০৫২০; বালিয়াটি জমিদার বাড়ি উনিশ শতকের স্থাপত্যকৌশলের একটি অন্যতম নিদর্শন। প্রায় দুশ’ বছরের পুরাতন জমিদার বাড়িটি ইতিহাস-ঐতিহ্যের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এ বাড়িটি থেকে তৎকালীন সময়ের মানুষের জীবন-জীবিকা, চাল-চলন, আনন্দ-বিনোদন আর শৌখিনতার পরিচয় পাওয়া যায়। বালিয়াটি জমিদারবাড়ি প্রায় পাঁচ একর জমির ওপর স্থাপিত। জমিদারবাড়ির পুরো চত্বরটি উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা। এতে রয়েছে সাতটি প্রাসাদসম ইমারত, কক্ষ রয়েছে মোট ২০০টি। ১৯৮৭ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বালিয়াটি প্রাসাদকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে এবং বাংলাদেশ প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ কর্তৃক সংরক্ষিত ও পরিচালিত। স্থানীয় ইতিহাস থেকে পাওয়া যায় গোবিন্দ রাম সাহা বালিয়াটি জমিদার পরিবারের গোড়াপত্তন করেন, তিনি লবণের ব্যবসায়ী ছিলেন। আঠারো শতকের প্রথম ভাগ থেকে ২০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বালিয়াটির জমিদাররা ওই এলাকা শাসন করেন। এ সময়ে তাঁরা নানা রকম গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা তৈরি করেন। বালিয়াটি জমিদারবাড়ি সেগুলোর অন্যতম। আঠারো শতকের মধ্যভাগে জমিদার গোবিন্দরাম শাহ বালিয়াটি জমিদারবাড়ি নির্মাণ করেন। আর ক্রমান্বয়ে তাঁর উত্তরাধিকারীরা এখানে নির্মাণ করেন আরও বেশ কিছু স্থাপনা। গ্রীষ্মকালীন খোলার সময়: সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ০৬টা পর্যন্ত। শীতকালীন খোলার সময়: সকাল ০৯টা থেকে বিকেল ০৫টা পর্যন্ত। প্রতিদিন দুপুর ০১টা থেকে ০১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। শুক্রবার দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট থেকে ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। বালিয়াটি জমিদার বাড়ি রবিবার পূর্ণদিবস আর সোমবার অর্ধদিবস বন্ধ থাকে। অন্যান্য সরকারি ছুটির দিনগুলোতেও বন্ধ থাকে। জমিদার বাড়িতে প্রবেশের জন্য টিকেটের মূল্য জনপ্রতি দেশি দর্শনার্থী ২০ টাকা, সার্কভুক্ত দর্শনার্থী ১০০ টাকা এবং বিদেশি দর্শনার্থী ২০০ টাকা। বালিয়াটি জমিদার বাড়ি ঢাকা বিভাগের মানিকগঞ্জ জেলা সদর থেকে আনুমানিক ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং ঢাকা জেলা সদর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটি গ্রামে অবস্থিত। ঢাকার গাবতলী থেকে পাটুরিয়া, আরিচা বা মানিকগঞ্জের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া বাসে চড়ে মানিকগঞ্জের ৮ কিমি আগেই সাটুরিয়া বাসস্টপে নেমে যেতে হবে। ভাড়া লাগবে ৩৫-৪০ টাকা। আর মানিকগঞ্জ থেকে যেতে চাইলে শুভযাত্রা, পল্লীসেবা, শুকতারা ইত্যাদি বাসে চড়ে চলে যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে ২০ টাকার মত। সাটুরিয়া বাসস্টপে থেকে ১২ কিমি দূরে এই বালিয়াটি জমিদার বাড়ির অবস্থান। সাটুরিয়া থেকে পাকুটিয়াগামী রাস্তায় সাটুরিয়ার জিরোপয়েন্টে নামতে হবে। এখান থেকে মাত্র ১ কি.মি এর কম দূরত্ব বালিয়াটি জমিদার বাড়ির। এছাড়া নিজস্ব গাড়ি নিয়েও ঘুরে আসতে পারেন এই ঐতিহাসিক স্থান। বালিয়াটি জমিদার বাড়ি প্রায় ১৬,৫৫৪ বর্গমিটার জমির উপর ছড়িয়ে থাকা ৭টি দক্ষিণমুখী দালানের সমাবেশ। এখানে রয়েছে পূর্ব বাড়ি, পশ্চিম বাড়ি, উত্তর বাড়ি, মধ্য বাড়ি এবং গোলা বাড়ি নামের বড় আকারের পাঁচটি ভবন। জমিদারবাড়ির এই বিভিন্ন অংশ বালিয়াটি জমিদার পরিবারের উত্তরাধিকারীরাই তৈরি করেন। সামনের ৪টি প্রাসাদ ব্যবহার হত ব্যবসায়িক কাজে। এই প্রাসাদের পেছনের প্রাসাদকে বলা হয় "অন্দর মহল" যেখানে তারা বসবাস করতেন। প্রাসাদটি ২০ একরের চেয়ে বেশি স্থান জুড়ে অবস্থিত হলেও মূল প্রাসাদসংলগ্ন পাঁচটি অংশ আলাদাভাবে নির্মাণ করা হয়েছিল। পূর্ব দিকের একটি অংশ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেলেও বাকি চারটি টিকে আছে এখনো যার মধ্যে মাঝের ২টি ব্লকের একটি দ্বিতল বিশিষ্ট এবং আরেকটি টানা বারান্দা বিশিষ্ট তিনতলা ভবন। মূল ভবনগুলোর সামনের দেয়ালজুড়ে নানা রকম কারুকাজ আর মূর্তি চোখে পড়ে। উত্তরদিকে কিছুদূরে অবস্থিত পরিত্যক্ত ভবনটি হল বহির্মহল যা কাঠের কারুকার্য সম্পন্ন। ভবনগুলোর পেছনের দিকে আছে বড় একটি পুকুর। শানবাঁধানো ছয়টি ঘাট আছে পুকুরের চারপাশে। এই ভবনে প্রাসাদের চাকর-বাকর, গাড়ি রাখার গ্যারেজ, ঘোড়াশাল ছিল বলে ধারণা করা হয়। প্রাসাদটির চারপাশ সুউচ্চ দেয়াল দ্বারা পরিবেষ্টিত। এর ৩টি প্রবেশপথ আছে। যার প্রত্যেকটিতে অর্ধবৃত্তাকার খিলান আকৃতির সিংহ খোদাই করা তোরণ রয়েছে। বালিয়াটি জমিদারবাড়ির ঘিরে তৈরি করা প্রাচীন আমলের সেই প্রাচীর এখনো টিকে আছে। এ চার দেয়ালের মাঝে এখন রয়েছে চারটি সুদৃশ্য ভবন। বাহরাইন মধ্যপ্রাচ্যের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। বাহরাইন পারস্য উপসাগর]]ের পশ্চিম অংশের ৩৬টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। এর পূর্বে সৌদী আরব ও পশ্চিমে কাতার]]। সবচেয়ে বড় দ্বীপটিও বাহরাইন নামে পরিচিত এবং এতে দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী মানামা অবস্থিত। প্রায় ৫,০০০ বছর আগেও বাহরাইন একটি বাণিজ্য কেন্দ্র ছিল। সবসময়ই এটি শক্তিশালী প্রতিবেশীদের অধীনস্থ ছিল। ১৭শ শতকে এটি ইরানের দখলে আসে। ১৭৮৩ সালে মধ্য সৌদী আরবের আল-খলিফা পরিবার নিজেদেরকে বাহরাইনের শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে এবং তখন থেকে তারাই দেশটিকে শাসন করে আসছে। ১৯শ শতকের কিছু সন্ধিচুক্তির ফলে যুক্তরাজ্য দেশটির প্রতিরক্ষা ও বৈদেশিক সম্পর্ক রক্ষার দায়িত্ব পায়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত বাহরাইন ব্রিটিশ প্রভাবাধীন ছিল। বাহরাইনের জনসংখ্যার ৬০ শতাংশেরও বেশি সেখানেই জন্ম-নেওয়া। এছাড়া বাহরাইনে শিয়া মুসলিমদের সংখ্যা সুন্নী মুসলিমদের প্রায় দ্বিগুণ। তবে সুন্নীরা বাহরাইনের সরকার নিয়ন্ত্রণ করেন। ১৯৩০-এর দশকে বাহরাইন পারস্য উপসাগরের প্রথম দেশ হিসেবে তেল-ভিত্তিক অর্থনীতি গঠন করে, কিন্তু ১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকেই এর সমস্ত তেল ফুরিয়ে যায়। তবে দেশটি এই পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে আগেভাগেই অন্যান্য শিল্পে বিনিয়োগ করে রেখেছিল এবং দেশটির অর্থনীতি এখনও উন্নতি করে যাচ্ছে। ইত্যাদি ছোট ছোট অনেক শহর ও পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। বাহরাইন রাষ্ট্রটি আরব উপদ্বীপের পূর্ব উপকূল থেকে ২৪ কিমি দূরে পারস্য উপসাগরে অবস্থিত ৩২টি দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত একটি রাষ্ট্র। এদের মধ্যে সবচেয়ে বড় দ্বীপটির নাম বাহরাইন দ্বীপ। দ্বীপটির বেশির ভাগ অংশ মরুময় ঊষর নিম্নভূমি। কেবল উত্তরের উপকূলে এক চিলতে সমভূমি আছে যেখানে রাজধানী মানামা অবস্থিত। বর্তমান বাহরাইন অঞ্চলে ব্রোঞ্জ যুগে দিলমুন নামক সভ্যতার অস্তিত্ব ছিল। ৫ হাজার বছর আগেও বাহরাইন সিন্ধু অববাহিকা ও মেসোপটেমিয়ার সভ্যতাগুলির মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র ছিল। খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ২০০০ অব্দের দিকে ভারত থেকে বাণিজ্য আসা বন্ধ হয়ে গেলে দিলমুন সভ্যতার পতন ঘটা শুরু করে। ৭৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে আসিরীয় রাজার বাহরাইনকে ক্রমাগত নিজেদের বলে দাবী করতে শুরু করে। ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের কিছু পরে দিলমুন আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ব্যাবিলনীয় সাম্রাজ্যের অধীনে চলে যায়। এরপর অনেক দিন যাবৎ বাহরাইনের কোন ইতিহাস খুঁজে পাওয়া যায় না। খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ শতকে পারস্য উপসাগরে মহাবীর আলেকজান্ডারের পদার্পণ ঘটলে আবার এর হদিস পাওয়া যায়। যদিও আরব গোত্র বনি ওয়াএল এবং পারসিক গভর্নরেরা অঞ্চলটি শাসন করতেন, খ্রিস্টীয় ৭ম শতক পর্যন্তও এটি গ্রিক নাম তিলোস (Tylos) নামে পরিচিত ছিল। ঐ শতকে এখানকার অধিবাসীরা ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়। বাহরাইন ছিল আঞ্চলিক বাণিজ্য ও মুক্তা আহরণ কেন্দ্র। ৭ম শতক থেকে বিভিন্ন পর্বে এলাকাটি সিরিয়ার উমাইয়া বংশীয় খলিফাগণ, বাগদাদের আব্বাসীয় খলিফাগণ, পারসিক, ওমানি এবং পর্তুগিজদের দ্বারা শাসিত হয়। শেষ পর্যন্ত বনি উতবাহ গোত্রের আল খালিফা পরিবার ১৭৮৩ সালে ইরানীদের কাছ থেকে অঞ্চলটি দখল করে এবং তখন থেকে আজ পর্যন্ত তারা বাহরাইনের শাসক। ১৮৩০-এর দশকে আল খালিফা পরিবার একটি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাহরাইনকে একটি ব্রিটিশ প্রটেক্টোরেটে পরিণত করে, অর্থাৎ যুক্তরাজ্য বহিরাক্রমণ থেকে দেশটির সুরক্ষার দায়িত্ব নেয় এবং এর বিনিময়ে বাহরাইন যুক্তরাজ্যের অনুমতি ছাড়া অন্য কোন বিদেশি শক্তির সাথে সম্পর্ক স্থাপনের সুযোগ হারায়। বাহরাইনে বড় আকারে খনিজ তেলের উৎপাদন শুরু হবার কিছু পরেই ১৯৩৫ সালে পারস্য উপসাগর অঞ্চলে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর প্রধান ঘাঁটিটি বাহরাইনে নিয়ে আসা হয়। ১৯৬৮ সালে যুক্তরাজ্য সরকার পারস্য উপসাগরের শেখশাসিত রাজ্যগুলির সাথে ইতোমধ্যে করা চুক্তিগুলি রদ করার সিদ্ধান্ত নেয়। সে সময় বাহরাইন কাতার এবং বর্তমান সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৭টি শেখরাজ্যের সাথে মিলে একটি বৃহৎ সংযুক্ত আরব আমিরাত গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু ১৯৭১ সাল নাগাদ এই নয় রাজ্য সংযুক্তিকরণের বিভিন্ন ব্যাপারে একমত হতে পারেনি। ফলে ১৯৭১ সালের ১৫ই আগস্ট বাহরাইন একক রাষ্ট্র হিসেবে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। নতুন রাষ্ট্র বাহরাইনের জন্য একটি সংবিধান রচনা করা হয় এবং ১৯৭৩ সালে প্রথম সংসদ নির্বাচিত হয়, কিন্তু মাত্র দুই বছর পরে ১৯৭৫ সালে বাহরাইনের আমির সংসদ ভেঙে দেন, কেননা নির্বাচিত সংসদ আইন প্রণয়নের মাধ্যমে আল-খলিফা শাসনের অবসান এবং মার্কিন নৌবাহিনীকে সেখান থেকে বিতাড়নের প্রচেষ্টা করছিল। ১৯৯০-এর দশকে বাহরাইনের সংখ্যাগরিষ্ঠ শিয়া সম্প্রদায়ের অসন্তুষ্টি বিভিন্ন রাজনৈতিক সংঘাতের আকারে প্রকাশ পায়। এর প্রেক্ষিতে বাহরাইনের আমির প্রায় ২০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মত, ১৯৯৫ সালে, বাহরাইনের মন্ত্রীসভায় পরিবর্তন আনেন, এবং আইন পর্যালোচনাকারী কাউন্সিলের সদস্যসংখ্যা ৩০ থেকে ৪০-এ বৃদ্ধি করেন। এর ফলে সংঘাতের পরিমাণ প্রথমে কিছু কমলেও ১৯৯৬ সালের শুরুর দিকে বেশ কিছু হোটেল ও রেস্তোরাঁ-তে বোমা বিস্ফোরণ ঘটে এবং এতে অনেকে নিহত হয়। পুলিশ প্রায় ১ হাজার লোককে এর জের ধরে গ্রেফতার করে এবং কোন বিচার ছাড়াই এদের শাস্তি দেয়া হয়। সম্প্রতি বাহরাইন সরকার এদের অনেককে ছেড়ে দিয়েছে। বাহরাইন ১৯৭১ সালে স্বধীনতা লাভ করে। বাহার শব্দের অর্থ সাগর আর বাহরাইন হচ্ছে দু'টি সাগর। এটি একটি দ্বীপ রাষ্ট্র এর চারদিকে সাগর। আরবি ভাষা বাহরাইনের সরকারি ভাষা। এছাড়াও এখানকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গুলিতে ফার্সি ভাষা, উর্দু ভাষা, এবং হিন্দি ভাষা বিভিন্ন ভাষা প্রচলিত। আন্তর্জাতিক ব্যবসা বাণিজ্য এবং পর্যটন শিল্পে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাহরাইনে সাত লক্ষের কিছু বেশি লোকের বাস। এদের ৯৯% মুসলমান। বাকী ১% মূলত ইহুদী ও খ্রিস্ট ধর্মাবলবম্বী। মুসলমানদের মধ্যে প্রায় ৭০% শিয়া মতাবলম্বী। বাকীরা সুন্নী। অমুসলিম বিদেশীদের মধ্যে খ্রিস্টধর্মের বিভিন্ন মতাবলম্বী ছাড়াও হিন্দু, বাহাই, বৌদ্ধ, শিখ, ইত্যাদি বিভিন্ন ধর্মের অনুসারী আছে। বাহরাইনে প্রচলিত কিছু সাধারণ খাবারঃ * বালালীত আরবি: بلاليط&lrm মিষ্টি জাফরানের নুডলস যার উপরে অমলেট দেওয়া থাকে। * বেইথ এল্গিট্টা আরবি: بيض القطا&lrm বাদামের গুঁড়া ও চিনি দিয়ে তৈরী ভাজা বিস্কুট। এক ধরণের ডিমের আকৃতির হওয়ায় একে সেই ডিমের নামে নামকরণ করা হয়েছে। * বিরিয়ানী আরবি: برياني&lrm – একটি সাধারণ খাবার যা খুব মশলা দিয়ে রান্না করা হয়। প্রধান উপাদান চাল সঙ্গে থাকে মুরগী অথবা ভেড়া বা ছাগল। * ফিরগা সাদা চাল যা টমেটো, আলু এবং বেগুন দিয়ে রান্না করা হয়। * গ্যাবাউট (আরবি: قبوط&lrm ঘন মাংসের ঝোলে মেশানো আটা দিয়ে তৈরী করা হয়। * ঘুরাইবা আটা, ঘি, চিনি গুঁড়ো এবং এলাচ মিশিয়ে তৈরী করা এক ধরণের বিস্কুট যা সাধারণত আরবীয় কফির সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। * হারেস আরবি: هريس&lrm গম মাংসের সঙ্গে রান্না করে পেষা হয় উপরে এক ধরণের চিনি ছড়িয়ে দেওয়া হয়। * জিরেশ (আরবি: يريش&lrm মুরগী বা বকরী, টমেটো এবং মশলা দিয়ে রান্না করে মিশ্রিত করে তৈরী করা হয়। * খাবেস আরবি: الخبيص&lrm আটা ও তেল সহযোগে তৈরি মিষ্টিজাতীয় খাবার। * লুগাইমাত আরবি: لقيمات&lrm জাফরান সিরাপে ডোবানো ঈষ্টের ভাজা পিঠা। চিনি, লেবু এবং জাফরান দিয়ে প্রস্তুত করা হয়। * মাকবুশ আরবি: مجبوس&lrm ছাগল, মুরগী বা মাছ দিয়ে তৈরী খাবার যার উপরে সুগন্ধি চাল ছড়ানো থাকে এবং মুরগী বা ছাগলের মশলা যুক্ত ঝোল দিয়ে রান্না করা হয়। * মাহ্যোয়া আরবি: مهياوة&lrm এক ধরণের মাছের সস। * মাগলুবা আরবি: مقلوبة&lrm মাংস, আলু এবং বেগুন দিয়ে রান্না করা হয়। * মারগুগ আরবি: مرقوق&lrm সব্জির স্ট্যু যাতে সাধারণত স্কোয়াশ এবং বেগুন থাকে। * মুমাওয়াশ আরবি: مموش&lrm চাল সবুজ ডাল দিয়ে রান্না করা হয় এবং উপরে শুকনো চিংড়ি দেওয়া হয়। * মুতাব্বাক সামাক আরবি: مطبق سمك&lrm ভাতের উপর পরিবেশিত মাছ। অধিক মশলাযুক্ত মাছের ঝোল দিয়ে ভাত রান্না করা হয়। * কুজি আরবি: قوزي&lrm বাহরাইনি ভেড়ার রোস্ট যা ভাত, মাংস, ডিম এবং অন্যান্য উপকরণ দিয়ে সাজানো থাকে। * জালাবিয়া আরবি: زلابية&lrm একধরণের জিলাপী যা চিনি, লেবু ও জাফরানের দ্রবণ বা সিরাপে চুবিয়ে তৈরী করা হয়। কাহওয়াহ এদের জাতীয় পানীয়। তবে অতিথি আপ্যায়নে চা পরিবেশন করা হয়। অন্যান্য পানীয়ের মধ্যে আছে লবন, দইয়ের পানীয় এবং কোমল পানীয়। সীমাবদ্ধ ভূমির কারণে বাহরাইন খুবই অল্প পরিমাণ খাবার উৎপাদন করে এবং বাকি খাবার এরা আমদানী করে থাকে। সড়ক পথে ঢাকা হতে বাহুবলের দূরত্ব ১৮৫ কিলোমিটার ও বিভাগীয় শহর সিলেট হতে দূরত্ব ৭৫ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে বাহুবলের দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর বাহুবল আসতে হয়। * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৩৭০ টাকা। ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা পরিবহনে মিরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৪০০ টাকা। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * নন-এসি বাসে ৩০০ টাকা। ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় মিরপুর হয়ে বাহুবল আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে বাহুবলে আসার জন্য সাধারণত সরাসরি বাস ও ম্যাক্সি সার্ভিস রয়েছে। এক্ষেত্রে ভাড়া হলো * বাসে ২৬ টাকা এবং বাহুবল আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এখানে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বাহুবল আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। * আলিয়া খাসিয়াপুঞ্জী মিরপুর বাজার থেকে সড়ক পথে পূর্বদিকে ঢাকা সিলেটের পুরাতন মহাসড়কের মিরপুর- শ্রীমঙ্গলের মাঝামাঝি 'মুছাই' নামক স্থান থেকে ১ কি: মি: ভিতরে প্রবেশ করলেই আলিয়া খাসিয়াপুঞ্জী স্থানটি পাওয়া যাবে। * চা বাগান মিরপুর বাজার থেকে সড়ক পথে শ্রীমঙ্গল উপজেলায় যাওয়ার পথে দু পাশে চোথে পড়বে অনেকগুলো চা বাগান। * রুপাইছড়া রাবার বাগান বাহুবল বাজার থেকে সড়কপথে ঢাকা সিলেট মহাসড়ক দিয়ে সিলেট যাওয়ার পথে পুটিজুরী স্থানটিতে দেখতে পাওয়া যায়। * রশিদপুর গ্যাস ফিল্ড মিরপুর বাজার থেকে সড়ক পথে পূর্বদিকে ঢাকা সিলেটের পুরাতন মহাসড়কের মিরপুর হতে শ্রীমঙ্গলের দিকে অগ্রসর হলেই রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডটি দেখা যাবে। * দি প্যালেস রিসোর্ট বাহুবল উপজেলা থেকে সিএনজি অথবা বাসযোগে ঢাকা সিলেট মহাসড়কে পুটিজুরী নামক স্থানে নামতে হয়; সেখান সিএনজি যোগে ০৪ কি.মি অতিক্রম করলেই রিসোর্টটিতে পৌছা যায়। বাহুবল বা মিরপুরে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে রয়েছে: * দি প্যালেস রিসোর্ট বাহুবল উপজেলা থেকে সিএনজি অথবা বাসযোগে ঢাকা- সিলেট মহাসড়কে পুটিজুরী নামক স্থানে নামতে হয়; সেখান থেকে সিএনজি যোগে ০৪ কি.মি অতিক্রম করলেই রিসোর্টটিতে পৌছা যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বাহুবলে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে। আবাসিক ও রাত্রি যাপনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের যেসব আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে এখানে সেগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ * ডাক বাংলো বাহুবল উপজেলা কমপ্লেক্স; * দি প্যালেস রিসোর্ট বাহুবল উপজেলা থেকে সিএনজি অথবা বাসযোগে ঢাকা- সিলেট মহাসড়কে পুটিজুরী নামক স্থানে নামতে হয়; সেখান থেকে সিএনজি যোগে ০৪ কি.মি অতিক্রম করলেই রিসোর্টটিতে পৌছা যায়। * শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬৬২৩। * পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। বিছানাকান্দি বাংলাদেশের সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত রুস্তমপুর ইউনিয়নের একটি গ্রামের মধ্যে অবস্থিত। এটি সিলেটের পর্যটন স্বর্গ। দেশের সীমান্তঘেরা পাথরের বিছানা ও মেঘালয় পাহাড় থেকে আসে ঠাণ্ডা পানি। পাশেই পাহাড়ি সবুজের সমারোহ। ছোট বড় পাথরের ওপর দিয়ে ছুটে আসা স্বচ্ছ পানির স্রোতধারা বিছানাকান্দিতে সৃষ্টি করেছে এক মনোরম পরিবেশ। বিছানাকান্দির এখানে-ওখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে পাথর আর পাথর। দেখলে মনে হয়, কেউ হয়তো বিছিয়ে রেখেছে পাথরের বিছানা। এই পাথরের গা ছুঁয়ে জলরাশি ছুটে চলেছে পিয়াইন নদীতে। এই পাথর রাজ্যে ধীরে ধীরে বাড়ছে পর্যটক। অনেক কষ্ট করে বিছানাকান্দিতে পৌঁছানোর পর এর স্বর্গীয় সৌন্দর্য দেখে নিমিষে পথের ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। দূরের চেরাপুঞ্জি আর কাছের মেঘালয় পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝর্ণার পানি ও পাথুরে বিছানাতে পা ফেলে পর্যটকরা বিস্মিত হয়ে যান। বিছানাকান্দির ওপারে ভারত অংশে উঁচু-নিচু পাহাড়ের সারি। সবুজ পোশাকের পাহাড়গুলি যেন দাঁড়িয়ে থাকে একে অপরের গায়ে হেলান দিয়ে। বর্ষাকালেই এই অঞ্চলটি মোহনীয় রূপে নিজেকে মেলে ধরে। অবশ্য খরা মৌসুমেও এই এলাকার ছড়িয়ে থাকা পাথরের রূপে মোহিত হতেই হয়। সড়কযান (রেন্ট মাইক্রোবাস কিংবা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা) ও নৌযানের (ইঞ্জিনচালিত অথবা সাধারণ নৌকা) সমন্বয়ে। সড়কযান বিছনাকান্দি যাওয়ার একাধিক পথ রয়েছে। তবে সুবিধাজনক পথ মূলত একটিই। বিমানবন্দরের দিকে এগিয়ে ডানে মোড় নিয়ে সিলেট- কোম্পানীগঞ্জ রোডে সালুটিকর, সালুটিকর থেকে এগিয়ে ডানে মোড় নিয়ে বঙ্গবীর, বঙ্গবীর থেকে কিছুদূর গিয়ে বামে মোড় নিয়ে হাদারপাড় বাজার। হাদারপাড় বিছনাকান্দির একেবারেই পাশে। এখান থেকে স্থানীয় নৌকা নিয়ে বিছনাকান্দি যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। বিছনাকান্দি পর্যন্ত গাড়ি পৌছায় না। সিলেট এর যেকোন স্থান থেকে বিশেষত আম্বরখানা থেকে হাদারপাড় পর্যন্ত ভাড়ায় সিএনজি পাওয়া যায়। বিছানাকান্দিতে বছরের যে কোন সময় ভ্রমণ করতে পারেন। তবে ভ্রমণের সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে বর্ষাকাল। এসময় চারদিকে পানি থাকায় এর প্রকৃত সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। তাছাড়া বছরের অন্য সময় পাথর উত্তোলন করায় ভ্রমণ বিপজ্জনক হতে পারে। বিছনাকান্দিতে খাওয়া দাওয়ার তেমন ব্যবস্থা নেই। আগে থেকেই খাবার সাথে করে নিয়ে যেতে পারেন। এছাড়া সাথে কিছু শুকনো খাবার, পানি ইত্যাদি প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে নিতে পারেন। হাদারপার বাজারে গনি মিয়ার ভূনা খিচুড়ি খেতে পারেন। এছাড়া সিলেট শহরে বিভিন্ন মানের রেস্তোরাঁ আছে, আপনার চাহিদামত সবকিছুই পাবেন। সিলেট এর জিন্দাবাজার এলাকার পানসী, পাঁচ ভাই কিংবা পালকি রেস্তোরাঁয় সুলভ মূল্যে পছন্দমত দেশি খাবার খেতে পারেন, এছাড়াও এই রেস্তোরাঁ গুলোতে অনেক রকম ভর্তা ভাজি পাওয়া যায় বলে সবার কাছে খুব জনপ্রিয়। বিছানাকান্দি যাওয়া আসার সময় কম লাগার কারণে থাকার জন্য সিলেট শহরকে বেছে নিতে পারেন। হোটেল হিল টাউন, গুলশান, দরগা গেইট, সুরমা, কায়কোবাদ ইত্যাদি হোটেলে আপনার প্রয়োজন ও সামর্থ অনুযায়ী থাকতে পারবেন। এছাড়া লালা বাজার এলাকায় ও দরগা রোডে কম ভাড়ায় অনেক মানসম্মত রেস্ট হাউস আছে৷ যেখানে ৪০০ থেকে ১০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। বিজয়পুর পাহাড়ের সাদামাটি বাংলাদেশের ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোণা জেলা]]র দুর্গাপুর উপজেলা পরিষদ থেকে ৭ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিম কাল্লাগড়া ইউনিয়নের আড়াপাড়া ও মাইজপাড়া মৌজায় পাওয়া যায়। সোমেশ্বরী নদী পাড় হয়ে রিক্সা বা মোটর সাইকেলযোগে অর্ধ কাঁচা-পাকা রাস্তা দিয়ে বিজয়পুরের সাদামাটি অঞ্চলে যাওয়া যায়। বিপ্লব উদ্যান বাংলাদেশের চট্টগ্রামের ষোলশহরে অবস্থিত ২নম্বর গেইটে অবস্থিত। এ উদ্যানটি চট্টগ্রামের বিপ্লবী নারী প্রীতিলতা ওয়াদ্দারের নামকরণে তৈরী করা হয়েছে। বিশাল এলাকা নিয়ে এ উদ্যানের সৃষ্টি। মাস্টারদা সূর্যসেনের সঙ্গী প্রীতিলতা ছিলে ব্রিটিশ বিরোধী অস্তিত্ব। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে আত্মঘাতি সংঘাতে পটাসিয়া সায়ানাইড খেয়ে আত্মহত্যা করেন প্রীতিলতা। তাঁর স্মরণে এ উদ্যানের উৎপত্তি। নানারকম ফুলের গাছ রয়েছে। গাছ দিয়ে বানানো হয়েছে তোরণ, কংক্রিটের ছাতা রয়েছে। উদ্যানের ফটকে চমৎকারভাবে গাছ দিয়ে লেখা রয়েছে বিপ্লব উদ্যান। প্রবেশের জন্য কোন টিকেট কাটতে হয় না। কিছু সময় বসে কাটিয়ে যেতে পারবেন। দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হয় বিকাল চারটার পর। সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিস হলো স্বাধীনতা স্তম্ভ। কাছেই রয়েছে শেখ ফরিদের চশমা। সুতারকান্দি স্থল বন্দর শেওলা স্থল বন্দর বিরিশিরি নেত্রকোণা জেলা]]র দুর্গাপুর উপজেলা]]য় অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী গ্রাম। বিরিশিরির বিজয়পুরে আকর্ষনীয় চীনামাটির পাহাড় ও নীল পানির হ্রদ রয়েছে। বিজয়পুরের এই চীনামাটির পাহাড় এবং সমভূমি দৈর্ঘ্যে প্রায় ১৬ কিলোমিটার ও প্রস্থে ৬০০ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। হ্রদের অপরুপ নীল জলের প্রধান উৎস হচ্ছে সোমেশ্বরী নদী। এই নদী বর্তমানে কয়লা খনি হিসেবে অধিক পরিচিত। বিরিশিরিতে চীনামাটির পাহাড়, নীল জলের হ্রদ এছাড়াও সোমেশ্বরী নদী, রানীখং গির্জা এবং কমলা রানীর দীঘি ভ্রমণের জন্য আদর্শ জায়গা। সোমেশ্বরী নদীর তীরে কাশবন আর দূরের গারো পাহাড়ের সৌন্দর্য্য বিরিশিরিতে আসা সকল ভ্রমণকারীদের মুগ্ধ করে। বর্ষাযকালে সোমেশ্বরী নদী সমস্ত রুপ মেলে ধরে, তখন বিরিশিরির যৌবনের সৌন্দর্য্য দেখতে পর্যটকরা এসে ভিড় জমায়। এছাড়াও এখানে আছে পাহাড়ী কালচারাল একাডেমী, গারো, হাজং ইত্যাদি নৃগোষ্ঠী, হাজং ভাষায় টুঙ্কা বিপ্লব বা তেভাগা আন্দোলনের বেশকিছু স্মৃতিস্তম্ভ এবং সেন্ট যোসেফের গির্জা। ঢাকার মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে সরাসরি দুর্গাপুরের উদ্দেশ্যে সরকার এবং জিন্নাত পরিবহণের বাস ছেড়ে যায়। দুর্গাপুর বলা হলেও সাধারণত এই বাসগুলো সুখনগরী পর্যন্ত যায়। সুখনগরী থেকে নৌকায় করে একটা ছোট নদী পার হয়ে রিকশা, বাস বা মোটর সাইকেলে দূর্গাপুর যেতে হয়। দুর্গাপুরের তালুকদার প্লাজার সামনে থেকে রাত ১১ টা এবং ১১ টা ৩০ মিনিটে দুটি নাইট কোচ ঢাকার মহাখালীর উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এছাড়া জারিয়া ট্রেন ষ্টেশনে হতে দুপুর ১২ টায় একটি ট্রেন ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। সুসং দুর্গাপুরে রাত্রিযাপনের জন্য জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, বেশকিছু গেস্ট হাউস এবং মধ্যম মানের আবাসিক হোটেল আছে। বিরিশিরিতে ঘুরার সময় হালকা খাবার সাথে রাখা যেতে পারে কারণ যত্রতত্র খাবারের কিছু পাওয়া যায় না। এখানে মধ্যম মানের কিছু খাবার হোটেল বা রেস্তোরাঁ রয়েছে যেখানে ভাত, ডাল, মাছ, মাংসের পাশাপাশি বকের মাংসও পাওয়া যায়। দূর্গাপুর বাজারে নেত্রকোণার বিখ্যাত বালিশ মিষ্টির স্বাদ নিতে ভুল করা যাবে না। বিলাই বিল বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরের কানাইয়া এলাকায় অবস্থিত।ঢাকা কাছে উন্নত ভূমির যেসব বিল রয়েছে তন্মধ্যে বেলাই বিল রূপ-সৌন্দর্য্যে অনন্য। ৪০০ বছর পূর্বেও বেলাই বিলে কোন গ্রামের অস্তিত্ব ছিল না। খরস্রোতা চেলাই নদীর কারণে বিলটিও খরস্রোতা স্রোতস্বিনীরূপে বিরাজমান ছিল। কিংবদন্তি আছে, ভাওয়ালের ঐ সময়ের ভূস্বামী ঘটেশ্বর ঘোষ ৮০টি খাল কেটে চেলাই নদীর জল নিঃশেষ করে ফেলেন। তারপরই এটি প্রকাণ্ড বিলে পরিণত হয়। বিশাল এই বিলটির কোনো কোনো স্থানে প্রায় সারাবছরই পানি থাকে, তবে বর্ষায় এর রূপ বেড়ে যায় অনেকাংশে। বর্ষা মৌসুমে জেলেরা বিলে চারপাশে ডাঙ্গি খনন করে। এখানে ধরা হয় মাছ। আর শুষ্ক মৌসুমে বিলটি হয়ে উঠে একফসলী জমিরূপে। তখন বোরো ধানের চাষাবাদ করা হয়। বর্তমানে বিলটির আয়তন আট বর্গমাইল এলাকায় বিস্তৃত হলেও পূর্বে আরও বড় ছিল। বাড়িয়া, ব্রাহ্মণগাঁও, বক্তারপুর ও বামচিনি মৌজার গ্রামগুলোকে ঘিরে রেখেছে এই বিলাই বিল। পড়ন্ত বেলায় কানাইয়া বাজারের কাছে তৈরি হওয়া নতুন সেঁতুর ওপর দাঁড়িয়ে এর সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যায়। শাপলা-শালুকে ভরা বেলাই বিল। সাদা ও নীল শাপলার ছড়াছড়ি। নারীদের শস্য ঝাড়াইয়ের দৃশ্যও চোখে পড়বে। বিলে বুকে স্বচ্ছ টলটলে পানি। এখানকার গ্রামের মাটি লাল। লাল মাটিতে লাউ খুব ভালো জন্মায়। আর রয়েছে সারি সারি তালগাছ যা নৌকায় বসেদূরের তালগাছ দেখতে বেশ সুন্দর দেখায়। ইঞ্জিনচালিত ও ডিঙি নৌকার দুটোই পাওয়া যায়। তবে ইঞ্জিনের শব্দের চেয়ে শব্দবিহীন ডিঙি নৌকাই উত্তম। বিলের চারপাশে দ্বীপের মতো গ্রাম। বামচিনি মৌজা বেলাই বিলের তেমনি একটি দ্বীপগ্রাম। এর বিশ্বেষত্ব হচ্ছে এক মৌজায় এক বাড়ি যা অন্য কোথাও আছে কি-না সন্দেহ! একদিনের ভ্রমণের জন্য দারুণ উপযোগী। যে কোন স্থান থেকে বাসে যেতে হবে গাজীপুর বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত। সেখান থেকে জয়দেবপুর সদর। রিকশা বা টেম্পোতে কানাইয়া বাজার। বাজারের ঘাটে সারি সারি নৌকা বাঁধা। বর্ষাকালই ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। কানাইয়া বাজারে চা-বিস্কুট ছাড়া অন্য কিছু খাবারের ব্যবস্থা নেই। সুতরাং, বহনযোগ্য খাবার ও সাঁতারুদের সাথে নিন। নিজস্ব গাড়িতে টঙ্গী-পুবাইল থেকে কানাইয়া গেলে সময় বাঁচবে। সঙ্গে অতিরিক্ত পাওনা হিসেবে দুপাশের মনোরম পথসৌন্দর্যবোধ। * হযরত শাহ কালু ও হযরত শাহ চান্দ-র মাজার; * উপজেলা পরিষদ শহীদ মিনার; * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, বিশ্বনাথঃ +৮৮০১৭৩৬-৯০০ ৬৭০; * সিভিল সার্জন কার্য্যালয়, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৬৩০৮; * ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট ☎ ০৮২১-৭১৭০৫৫; * ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-২৮৩০৫২০; বেঙ্গালুরু বা পূর্বতন বাঙ্গালোর ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের রাজধানী। এই শহরকে "ভারতের সিলিকন ভ্যালি" বলা হয়ে থাকে। বেঙ্গালুরু দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে সমুদ্র সমতল থেকে ৯০০ মিটার (৩,০০০ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত।এটি মহীশূর মাভূমি অঞ্চলের অর্ন্তগত।এই শহরের আয়তন প্রায় ৭৪১ বর্গ কিলোমিটার (২৮৬ বর্গ মাইল)। কন্নড় ব্যাঙ্গালোরের প্রধান ভাষা।এছাড়া উত্তর ভারত ও পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশী রাজ্যগুলি থেকে জীবিকা নির্বাহের জন্য আসা লোকজনের মধ্যে ইংরাজী, তামিল, তেলেগু, উর্দু ও হিন্দি ভাষার প্রচলন রয়েছে। একসময় কলকাতার পর ব্যাঙ্গালোরে অ্যাঙ্গলো-ইন্ডিয়ান সম্প্রদায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম বসতি ছিল। বর্তমানে প্রায় ১০,০০০ জন অ্যাঙ্গলো-ইন্ডিয়ান সম্প্রদায়ের মানুষ বসবাস করেন। দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন রাজবংশ যেমন পশ্চিম গঙ্গা, চোল, হোয়সালা এখানে রাজত্ব করেছে। ১৫৩৭ খ্রীষ্টাব্দে বিজয়নগর সাম্রাজ্যের কেম্পে গৌড়া নামে এক জমিদার এখানে একটি মাটির দুর্গ তৈরী করেছিলেন। মনে করা হয় যে, এটি আধুনিক ব্যাঙ্গালোর শহরের প্রথম ভিত্তি স্থাপন। ১৬৩৮ খ্রীষ্টাব্দে মারাঠারা ব্যাঙ্গালোর অধিকার করে এবং প্রায় ৫০ বছর মারাঠা সাম্রাজ্যের অধীন ছিল। এরপর মুঘলরা ব্যাঙ্গালোর দখল করে এবং তিন লক্ষ টাকার বিনিময়ে মহীশূর রাজ্যের কাছে বিক্রি করে দেয়। সেই সময় ওয়াডিয়ার রাজবংশ মহীশূরে রাজত্ব করছিল। ১৭৯৯ খ্রীষ্টাব্দে চতুর্থ ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধে ব্রিটিশরা জয়লাভ করে এবং তারা মহীশূরের রাজাকে এই শহরের প্রশাসনিক দায়িত্বভার দেয়। বেঙ্গালুরু মহীশূর রাজ্যের রাজধানী হয়।মহীশূর রাজ্য যা কিনা নামেই স্বাধীন রাজ্য ছিল, এর তত্ত্বাবধানে পুরোনো ব্যাঙ্গালোর শহর গড়ে ওঠে। ১৮০৯ খ্রীষ্টাব্দে ব্রিটিশরা তাদের ক্যান্টনমেন্ট ব্যাঙ্গালোরে স্থানান্তরিত করে এবং পুরানো শহরের বাইরে নতুন একটি শহর গড়ে ওঠে যা ব্যাঙ্গালোর ক্যান্টনমেন্ট নামে পরিচিত হয়। এই নতুন শহর ব্রিটিশ ভারতের শাসনাধীন ছিল।১৯৪৭ খ্রীষ্টাব্দে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ও মহীশূর রাজ্যের রাজধানী ব্যাঙ্গালোর শহর ই থাকে। ১৯৪৯ খ্রীষ্টাব্দে ব্যাঙ্গালোর শহর ও ব্যাঙ্গালোর ক্যান্টনমেন্ট দুটিকে মিলিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৫৬ খ্রীষ্টাব্দে কন্নড় ভাষাভুক্ত অঞ্চলগুলি নিয়ে নতুন কর্ণাটক রাজ্য স্থাপিত হলে রাজধানী ব্যাঙ্গালোরকে করা হয়।২০০৬ সালে ব্যাঙ্গালোর এর কন্নড় নাম বেঙ্গালুরু সরকারীভাবে গ্রহণ করা হয়। ব্যাঙ্গালোরের প্রধান বিমান বন্দর কেম্পেগৌড়া আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর শহরের মূলকেন্দ্র থেকে প্রায় ৪০ কি.মি ২৫ মাইল) দূরে দেভানাহাল্লিতে অবস্থিত।আগে এর নাম ছিল বেঙ্গালুরু আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর। এটি একটি বেসরকারী বিমানবন্দর। ২০০৮ সালের ২৪ শে মে এই নতুন বিমানবন্দরের বিমান ওঠা-নামা শুরু হয়। এর আগে শহরের পূর্বদিকে বিমানাপুরায় অবস্থিত হাল (হিন্দুস্তান এরোনটিকস লিমিটেড) বিমানবন্দর থেকে বিমান চলাচল করত।যাত্রী সংখ্যা ও বিমান ওঠা-নামার পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে দিল্লী ও মুম্বাইয়ের পর ব্যাঙ্গালোর ভারতের তৃতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর।বিমানবন্দর থেকে শহরের সংযোগের ক্ষেত্রে ট্যাক্সি ও বিএমটিসি পরিচালিত শীততাপনিয়ন্ত্রিত ভলভো বাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভারতীয় রেলপথের দক্ষিণ-পশ্চিম শাখার বিভাগীয় সদর দপ্তর ব্যাঙ্গালোরে অবস্থিত। ;লাল বাগ এবং কাবন পার্ক অষ্টাদশ শতকে হাইদার আলী ও তাঁর পুত্র টিপু সুলতান এই সুন্দর লাল বাগের পত্তন করেন। বাগানের ২৪০ একরের জমিতে পৃচুর গাছপালা এমনকি দুর্লভ গ্রীষ্মমন্ডলীয় গাছপালা রয়েছে। এখানে একটি হরিণ পার্কও রয়েছে। পরবর্তীতে কাচনির্মিত একটি সংরক্ষণাগার তৈরী করা হয় বার্ষিক ফুল ও ফল প্রদর্শনের জন্য। ৩০০ একরের সুন্দর কুব্বন পার্ক ১৮৬৪ সালে নির্মিত হয়। পাবলিক লাইব্রেরী, হাই কোর্ট, সরকারি জাদুঘর এবং বিশ্বেশ্বরাইয়া শিল্প ও প্রযুক্তি জাদুঘর এই পার্ক ক্যাম্পাসের মধ্যে অবস্থিত। হাই কোর্ট বিল্ডিং ১৮৬৪ সালে এবং সরকারি জাদুঘর ১৮৮৬ সালে নির্মিত হয় প্রচুর প্রাচীন সংগ্রহসহ। হেলবিড ও বিজয়নগর কালের মুদ্রা, শিল্প এখানে সুন্দরভাবে সংরক্ষিত আছে এবং এগুলি জাদুঘরের উল্লেখযোগ্য সংগ্রহ। সিটি মার্কটের কাছাকাছি যে দুর্গের অবশেষ রয়েছে তা ছিল টিপু সুলতানের গ্রীষ্মকালীন প্রাসাদ। এই সুবিশাল প্রাসাদ দেখতে অত্যন্ত চমৎকার। এখানে একটি জাদুঘর রয়েছে যেখানে টিপু সুলতান ও হাইদার আলীর ব্যবহৃত জিনিসপত্র রয়েছে। বেঙ্গালোরে প্রচুর সুন্দর সুন্দর মন্দির রয়েছে। শহরের দক্ষিণে রয়েছে নগরীর প্রতিষ্ঠাতা কেমপে গৌড়ার বাসভাঙ্গুড়ী ষাঁড় মন্দির। এটা একক বোল্ডার দিয়ে তৈরী ষাঁড়ের সদৃশ ১৫ ফুটের খোদিত কাঠামো। গ্রীষ্ম প্রাসাদের কাছে ৩০০ বছরের পুরনো উদয়ার্স নির্মিত ভেঙ্কটারমনাস্বামী মন্দির রয়েছে। মন্দিরের অবস্থা এখনও সুন্দর রয়েছে। গাভী গঙ্গাধারাশ্বেরা মন্দির অন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান। এটা এমনভাবে তৈরী একটি গুহা মন্দির যেখানে সংক্রান্তি উৎসবের সময় সূর্য বাইরে নির্মিত ষাঁড়ের উভয় শিঙের মধ্য দিয়ে কিরণ দেয় যাতে করে শিবের ছায়া ফুটে উঠে। শিবের উদ্দেশ্যে কেমপে গৌড়া নির্মিত উলসুর একটি বিখ্যাত মন্দির যেটা সোমেশ্বরা মন্দির নামে পরিচিত। নগরীর আশপাশে কয়েকটি হ্রদ রয়েছে যেখানে নৌবিহারের ব্যবস্থা রয়েছে। অবশ্য দর্শনীয় হ্রদগুলি হলো উলসুর হ্রদ, শংক ট্যাংক, ইয়েদিউর ট্যাংক এবং লাল বাগ হ্রদ। এই হ্রদগুলি ভ্রমণে দর্শনার্থীগন মৃদু বাতাস ও বিশ্রাম উপভোগ করতে পারবেন। শহরের ৩৫ কি.মি. দুরে হেসারাঘাটা নামে অজ গ্রাম রয়েছে যেখানে মানুষ তৈরী একটি আকর্ষনীয় হ্রদ রয়েছে। এখানে বিখ্যাত নৃত্য গ্রাম রয়েছে যেখানে নাচের বিভিন্ন কলার উপর চমতকার প্রশিক্ষণের জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। এই সুন্দর গ্রামটি চমৎকার এক দর্শনীয় স্থান। বৈসাবি উৎসব বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার প্রধান ৩টি আদিবাসী সমাজের বর্ষবরণ উৎসব। এটি তাদের প্রধান সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোর একটি। এ উৎসবটি ত্রিপুরাদের কাছে বৈসুক, বৈসু বা বাইসু, মারমাদের কাছে সাংগ্রাই এবং চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যাদের কাছে বিজু নামে পরিচিত। বৈসাবী নামকরণও করা হয়েছে এই তিনটি উৎসবের প্রথম অক্ষরগুলোকে নিয়ে। বৈ শব্দটি ত্রিপুরাদের বৈসু থেকে, সা শব্দটি মারমাদের সাংগ্রাই থেকে এবং বি শব্দটি চাকমাদের বিজু থেকে। এই তিন শব্দের সম্মিলিত রূপ হলো 'বৈসাবি'। চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যাগণ এ উৎসবটি ৩দিন ধরে পালন করে। এ ৩ দিন হলো চৈত্রের শেষ ২দিন ও বৈশাখের প্রথম দিন। এর মাঝে চৈত্রের শেষ দিনটি উৎসবের প্রধান আকর্ষণ। এ দিন ঘরে ঘরে পাঁচ প্রকারের সবজি সহকারে বিশেষ খাদ্য পাঁচন রন্ধন করা হয়। তাঁরা বিশ্বাস করেন এই পাঁচনের দৈব গুণাবলী আগত বছরের অসুস্থতা ও দুর্ভাগ্য দূর করবে। এদিন বিকেলে খেলা হয় ঐতিহ্যবাহী খেলা ঘিলা, বৌচি ইত্যাদি। তরুণীরা পানিতে ফুল ভাসিয়ে দেয়। বিজু উৎসবের এই ৩দিন কেউ কোনো জীবিত প্রাণী বধ করেন না। সাংগ্রাইয়ের উৎপত্তি নিয়ে মারমা ভাষায় বিভিন্ন কল্পকাহিনী বিদ্যমান রয়েছে, যা এখনো মারমা বয়োজ্যেষ্ঠদের মুখে মুখে প্রচলিত। কবে থেকে মারমাদের সাংগ্রাই উদ্যাপন শুরু হয় এ ব্যাপারে সঠিক কোনো ইতিহাস এখনো পাওয়া যায়নি। সাংগ্রাই উৎসবটি মারমারা তিন দিনব্যাপী উদ্যাপন করে। সাংগ্রাইয়ের প্রথম দিনকে মারমা ভাষায় 'সাংগ্রাই আক্যা' বা 'পাইং দোয়াক সাংগ্রাইয়ের প্রথম দিন পুষ্প আহরণ)। দ্বিতীয় দিনকে 'সাংগ্রাই বাক্ সাংগ্রাইয়ের দিন) এবং তৃতীয় দিনকে 'সাংগ্রাই আপ্যাইং সাংগ্রাই বিদায়) নামে পরিচিত। এই তিন দিন মারমারা নানা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, খেলাধুলা, খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করে। এই দিনে আসন্ন পবিত্র সাংগ্রাইকে সামনে রেখে মারমারা নিজেদের বাড়ি, বাড়ির আঙিনা ও আশপাশের রাস্তা পরিষ্কার করে। এদিন মারমারা সবাই মিলে পবিত্র সূত্রাদি পাঠের মাধ্যমে বিহার পরিষ্কার করে থাকে। এই দিনে খুব ভোর থেকে গ্রামে গ্রামে মারমাদের মধ্যে নিজ নিজ উদ্যোগে পুষ্প আহরণের ধুম লাগে। এদিন যে যত বেশি পুষ্প আহরণ করে বুদ্ধের কাছে পুষ্পপূজা করতে পারবে সে তত বেশি পুণ্য অর্জন করবে বলে মারমাদের বিশ্বাস। সাংগ্রাইয়ের তিন দিনকে উপলক্ষ করে অনেকে বিহারে গিয়ে তিন দিনের জন্য অষ্টমশীল পালন করে উপাসনা করেন। আবার অনেকে এদিন খুব ভোরে বিহারে গিয়ে বুদ্ধকে উদ্দেশ্য করে 'অংরুং ছোইং ভিক্ষুদের সবার খাবার) দান করেন। বিহারে অবস্থানরত ভিক্ষুরা এদিন ধর্ম দেশনা দিয়ে থাকেন। দুপুর গড়ালে 'দোয়াইং ভিক্ষুদের দুপুরের খাবার)-এর দানানুষ্ঠান শুরু হয়। অতঃপর ভিক্ষুদের দোয়াইং গ্রহণ শেষ হলে বিকেলে 'নাইংসা সুগন্ধিকাব বিশেষ)-এর পানি, ডাবের পানি দিয়ে বুদ্ধ স্নান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ত্রিপুরাগণ শিবের পূজা ও তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থণার মাধ্যমে এ দিবসটি পালন করেন। বৈসাবি উৎসবে রান্না হয় মূলত আদিবাসীদের প্রধান ও জনপ্রিয় খাবার 'গণত্মক বা পাচন'। এ খাবার সবার ঘরে রান্না হয়। এর পাশাপাশি নানা ধরনের পিঠা, সেমাই, মুড়ি-চানাচুরসহ বিভিন্ন ধরনের ফলমূল ও ঠাণ্ডা পানীয়ের আয়োজন করা হয়। ২৫ থেকে ৩০ ধরনের সবজির সংমিশ্রণে মিশ্রিত সব্জির রান্না হয়। এ উৎসবটি ৩দিন ধরে পালন করা হয়। এ ৩ দিন হলো চৈত্রের শেষ ২দিন ও বৈশাখের প্রথম দিন। জলকেলি উৎসবটি প্রতিটি এলাকাতেই কম-বেশি জনপ্রিয়। এটিও বৈসাবী উৎসবেরই একটি অংশ। এ উৎসবে আদিবাসীরা সবাই সবার দিকে জল ছুঁড়ে উল্লাসে মেতে ওঠেন যেন গত বছরের সকল দুঃখ, পাপ ধুয়ে যায়। এর আগে অনুষ্ঠিত হয় জলপূজা। এর মাধ্যমে পরস্পরের বন্ধন দৃঢ় হয়। তাছাড়া মারমা যুবকরা তাদের পছন্দের মানুষটির গায়ে জল ছিটানোর মাধ্যমে সবার সামনে নিজেদের ভালোবাসা প্রকাশ করেন। এর মাধ্যমে পরস্পরের বন্ধন দৃঢ় হয়। তাছাড়া মারমা যুবকরা তাদের পছন্দের মানুষটির গায়ে জল ছিটানোর মাধ্যমে সবার সামনে ভালোবাসা প্রকাশ করে। ভালোবাসার এমন বর্ণাঢ্য উচ্ছ্বাস, এমন বর্ণাঢ্য অনুভূতি আর কোন 'গান্ধর্ব্য' শুধু বৈসাবিতেই সম্ভব। এই জনপদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল এ অঞ্চলে অসংখ্য অলি বুজুর্গগণের পবিত্র রওজা শরীফ অবস্থিত এবং জগদ্বিখ্যাত ছুফীগণের পদচারণায় ধন্য এ অঞ্চল। বিখ্যাত দরবেশ ও ইসলাম প্রচারক বু-আলী কালান্দর শাহ'র নামে এই থানার নাম হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বোয়ালখালী উপজেলার জনসংখ্যা ২,৮৭,১৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৪৮,৪৬৭ জন এবং মহিলা ১,৩৮,৭১১ জন। এ উপজেলার ৭৬% লোক মুসলিম, ২২% হিন্দু এবং ২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। চট্টগ্রাম নগরীর কালুরঘাট থেকে নৌপথেও বোয়ালখালী যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে কালুরঘাট-ভাণ্ডালজুড়ি লোকাল স্পীডবোট যোগে যেতে হবে। বিশেষ করে কধুরখীল, চরণদ্বীপ ও শ্রীপুর খরণদ্বীপ ইউনিয়নে নৌপথে সহজে যোগাযোগ করা যায়। শ্রীপুর বুড়া মসজিদ শ্রীপুর খরণদ্বীপ ইউনিয়নে অবস্থিত। দেওয়ান ভিটা আনুমানিক ১৭১১ খ্রিস্টাব্দ) হযরত বু-আলী কালন্দর শাহ (রহ মাজার আহলা করলডেঙ্গা ইউনিয়নে অবস্থিত। কালাচাঁন ঠাকুর বাড়ি পোপাদিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। লালার দীঘি কধুরখীল ইউনিয়নে অবস্থিত। কানুনগোপাড়া শ্যামরায় মন্দির আমুচিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। বোয়ালখালীতে থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। বোয়ালখালীর গোমদণ্ডী, কানুনগোবাজার, মুন্সিরহাট ইত্যাদি এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাথে সড়ক ও রেল উভয় পথেই যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। সড়ক পথের চেয়ে রেল পথে যাতায়াতই সুবিধাজনক। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসগুলো প্রধান সায়েদাবাদ ও কমলাপুর থেকে ছাড়ে। এছাড়া ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে আরও কিছু কাউন্টার রয়েছে। তবে সায়েদাবাদের চেয়ে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলোর যাত্রীসেবার মান ভালো। ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রুটের নির্দিষ্ট কোনো ট্রেন নেই। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সিলেট, নোয়াখালী রুটের ট্রেনগুলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রী ওঠানামা করিয়ে থাকে। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। * হাতির পুল ঢাকা সিলেট বা কুমিল্লা সিলেট রোডের সংলগ্ন স্থানে অর্থ্যাৎ সরাইল থানার বারিউরা নামক বাজারের প্রায় একশত গজ দূরে ইট নির্মিত একটি উঁচু পুল বিদ্যমান। পুলটি সংস্কার করার ফলে এখন অনেক বেশি আকর্ষণীয়। বাংলাদেশে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর থেকে পুলটিকে সংস্কার ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুলটির হাতির পুল নামে পরিচিত। দেওয়ান শাহবাজ আলী সরাইলে দেওয়ানী লাভের পর বর্তমানে শাহবাজপুরে তাঁর কাচারী প্রতিষ্ঠা করেন। শাহবাজ আলী সরাইলের বাড়ি এবং শাহবাজপুর যাতায়াতের জন্য সরাইল থেকে শাহবাজপুর পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ করেছিলেন। রাস্তাটি ১৬৫০ খ্রিঃ দিকে নির্মিত হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়। উক্ত রাস্তাটি পরিত্যক্ত অবস্থায় কুট্টা পাড়ার মোড় থেকে শাহবাজপুর পর্যন্ত এখনও টিকে আছে। রাস্তাটিকে স্থানীয়রা জাঙ্গাল বলে থাকে। দেওয়ান শাহবাজ আলী এবং হরষপুরের জমিদার দেওয়ান নুরমোহাম্মদের সঙ্গে আত্মীয়তার সর্ম্পক ছিল বলে অনেক ঐতিহাসিক মত প্রকাশ করে। ফলে উভয় পরিবারের যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে উক্ত জাঙ্গালটি ব্যবহৃত হতো বলে মনে করা হয়। উক্ত জাঙ্গালটির উপরে পুলটি অবস্থিত। শুধু মাত্র হাতির পিটে চড়ে দেওয়ানদের চলাচল আবার কথিত আছে পুলটির গোড়ায় হাতি নিয়ে বিশ্রাম দেওয়া হতো বলে পুলটিকে হাতির পুল নামে অভিহিত করা হয়। পুলটির গায়ে অপূর্ব সুন্দর কারুকার্য করা ছিল। সংস্কারের সময কিছু কারুকার্য নতুন করে তৈরী করা হয়েছে। জাঙ্গাল এবং হাতির পুলের পাশ দিয়ে বর্তমান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম সিলেট রোড চলে গেছে। সরাইল হরষপুর জাঙ্গাল দিয়ে কবে থেকে লোক চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তা সঠিকভাবে জানা যায়নি। হাতির পুলের নিচে দিয়ে ইংরেজ আমলেও নৌকা চলাচল করত বলে জানা যায়। * গঙ্গাসাগর দিঘী- অতীতে নৌ-পথের গুরুত্ব যখন অধিক ছিল, তখন হাওড়া নদীর তীরবর্তী গঙ্গাসাগর ছিল মূলত আগরতলার নদী-বন্দরস্বরূপ। গঙ্গাসাগরের পূর্বনাম ছিল রাজদরগঞ্জ বাজার। এ বাজার তৎকালীন সময়ের বিশিষ্ট ব্যাংক ‘দি এসোসিয়েটেড ব্যাংক লিঃ অফ ত্রিপুরা’র প্রধান অফির স্থাপিত হয়েছিল। তখনো উপমহাদেশে ব্যাংকের প্রচলন সঠিকভাবে হয়নি। এ অবস্থায় একটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান অফিস স্থাপনা উল্লেখিত স্থানের ঐতিহাসিকতাকেই উজ্জ্বল করে বৈকি। তাছাড়া ত্রিপুরা রাজ্যের ভাটি অঞ্চলের খাজনা আদায়ের মহল অফিসও এ রাজদরগঞ্জ বাজারেই ছিল। রাজদরগঞ্জ বাজারের পরবর্তী নাম মোগড়া বাজার। এখানে ‘সেনাপতি বাড়ি’ নামে একটি জায়গা আছে। তাই মনে করা হয়ে থাকে যে, ত্রিপুরা-রাজ্যের কোন এক সেনাপতি এখানে বসবাস করতেন স্থায়ী অথবা অস্থায়ীভাবে। ত্রিপুরা-রাজ্য এখানে একটি বিরাট দীঘি খনন করান। গঙ্গা দেবীর নামানুষারে দীঘির নামকরণ করেন ‘গঙ্গাসাগর দীঘি’। সেই থেকেই জায়গাটির নাম গঙ্গাসাগর হয়। * কেল্লা শহীদ মাজার আখাউড়ার খড়মপুরে অবস্থিত হজরত সৈয়দ আহম্মদ (রঃ) এর দরগাহ যা কেল্লা শহীদের দরগাহ নামে সমগ্র দেশে পরিচিত। কেল্লা শহীদের দরগাহ সর্ম্পকে যে কাহিনী প্রচলিত আছে তা হচ্ছে এই যে, সে সময় খড়ম পুরের জেলেরা তিতাস নদীতে মাছ ধরত। একদিন চৈতন দাস ও তার সঙ্গীরা উক্ত নদীতে মাছ ধরার সময় হঠাৎ তাদের জালে একটি খন্ডিত শির আটকা পড়ে যায়। তখন জেলেরা ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে এবং খন্ডিত শিরটি উঠাতে গেলে আল্লাহর কুদরতে খন্ডিত শির বলতে থাকে ‘‘একজন আস্তিকের সাথে আর একজন নাস্তিকের কখনো মিল হতে পারে না। তোমরা যে পর্যন্ত কলেমা পাঠ করে মুসলমান না হবে ততক্ষণ আমার মস্তক স্পর্শ করবে না।’’ খন্ডিত মস্তকের এ কথা শুনে মস্তকের কাছ থেকে কলেমা পাঠ করে চৈতন দাস ও সঙ্গীরা হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হয়ে যায়। মস্তকের নির্দেশ মোতাবেক ইসলামী মতে খড়ম পুর কবরস্থানে মস্তক দাফন করে। ধর্মান্তরিত জেলেদের নাম হয় শাহবলা, শাহলো, শাহজাদা, শাহগোরা ও শাহরওশন। তাঁরাই এ দরগাহের আদিম বংশধর। এই দরগাহের খ্যতি ধীরে ধীরে চর্তুদিঁকে ছড়িয়ে পড়ে। এ থেকেই শাহ পীর সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ ওরফে কেল্লা শহীদের পবিত্র মাজার শরীফ নামে পরিচিতি লাভ করে। ২৬০ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত দরগা শরীফের জায়গা তৎকালীন আগরতলা রাজ্যের মহারাজা দান করেন। বিভিন্ন ঐতিহাসিকগণ অনুমান করেন যে, আওলিয়া হজরত শাহ জালাল (রঃ) এক সঙ্গে সিলেটে যে ৩৬০ জন শিষ্য এসেছিলেন হজরত সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ ছিলেন তাঁদের অন্যতম। তরফ রাজ্যেও রাজা আচক নারায়নের সঙ্গে হজরত শাহজালালের প্রধান সেনাপতি হজরত সৈয়দ নাসিরউদ্দিন যে যুদ্ধ পরিচালনা করেন সে যুদ্ধে হজরত সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ শহীদ হন এবং তাঁর মস্তক তিতাস নদীর স্রোতে ভেসে আসে। প্রতি বছর ওরসে কেল্লা শতীদের মাজারে হাজার হাজার মানুষের সমাগম হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মিষ্টান্নের মধ্যে ছানামুখী অন্যতম, যা দেশের অন্য কোনো অঞ্চলে তেমন প্রচলিত নয়। এছাড়া তালের রস দিয়ে তৈরি আরেকটি মিষ্টান্ন তালের বড়া ও রসমালাই বিখ্যাত। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাথে সড়ক ও রেল উভয় পথেই যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। সড়ক পথের চেয়ে রেল পথে যাতায়াতই সুবিধাজনক। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসগুলো প্রধান সায়েদাবাদ ও কমলাপুর থেকে ছাড়ে। এছাড়া ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে আরও কিছু কাউন্টার রয়েছে। তবে সায়েদাবাদের চেয়ে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলোর যাত্রীসেবার মান ভালো। ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রুটের নির্দিষ্ট কোনো ট্রেন নেই। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সিলেট, নোয়াখালী রুটের ট্রেনগুলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রী ওঠানামা করিয়ে থাকে। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। * হাতির পুল ঢাকা সিলেট বা কুমিল্লা সিলেট রোডের সংলগ্ন স্থানে অর্থ্যাৎ সরাইল থানার বারিউরা নামক বাজারের প্রায় একশত গজ দূরে ইট নির্মিত একটি উঁচু পুল বিদ্যমান। পুলটি সংস্কার করার ফলে এখন অনেক বেশি আকর্ষণীয়। বাংলাদেশে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর থেকে পুলটিকে সংস্কার ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুলটির হাতির পুল নামে পরিচিত। দেওয়ান শাহবাজ আলী সরাইলে দেওয়ানী লাভের পর বর্তমানে শাহবাজপুরে তাঁর কাচারী প্রতিষ্ঠা করেন। শাহবাজ আলী সরাইলের বাড়ি এবং শাহবাজপুর যাতায়াতের জন্য সরাইল থেকে শাহবাজপুর পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ করেছিলেন। রাস্তাটি ১৬৫০ খ্রিঃ দিকে নির্মিত হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়। উক্ত রাস্তাটি পরিত্যক্ত অবস্থায় কুট্টা পাড়ার মোড় থেকে শাহবাজপুর পর্যন্ত এখনও টিকে আছে। রাস্তাটিকে স্থানীয়রা জাঙ্গাল বলে থাকে। দেওয়ান শাহবাজ আলী এবং হরষপুরের জমিদার দেওয়ান নুরমোহাম্মদের সঙ্গে আত্মীয়তার সর্ম্পক ছিল বলে অনেক ঐতিহাসিক মত প্রকাশ করে। ফলে উভয় পরিবারের যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে উক্ত জাঙ্গালটি ব্যবহৃত হতো বলে মনে করা হয়। উক্ত জাঙ্গালটির উপরে পুলটি অবস্থিত। শুধু মাত্র হাতির পিটে চড়ে দেওয়ানদের চলাচল আবার কথিত আছে পুলটির গোড়ায় হাতি নিয়ে বিশ্রাম দেওয়া হতো বলে পুলটিকে হাতির পুল নামে অভিহিত করা হয়। পুলটির গায়ে অপূর্ব সুন্দর কারুকার্য করা ছিল। সংস্কারের সময কিছু কারুকার্য নতুন করে তৈরী করা হয়েছে। জাঙ্গাল এবং হাতির পুলের পাশ দিয়ে বর্তমান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম সিলেট রোড চলে গেছে। সরাইল হরষপুর জাঙ্গাল দিয়ে কবে থেকে লোক চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তা সঠিকভাবে জানা যায়নি। হাতির পুলের নিচে দিয়ে ইংরেজ আমলেও নৌকা চলাচল করত বলে জানা যায়। * গঙ্গাসাগর দিঘী- অতীতে নৌ-পথের গুরুত্ব যখন অধিক ছিল, তখন হাওড়া নদীর তীরবর্তী গঙ্গাসাগর ছিল মূলত আগরতলার নদী-বন্দরস্বরূপ। গঙ্গাসাগরের পূর্বনাম ছিল রাজদরগঞ্জ বাজার। এ বাজার তৎকালীন সময়ের বিশিষ্ট ব্যাংক ‘দি এসোসিয়েটেড ব্যাংক লিঃ অফ ত্রিপুরা’র প্রধান অফির স্থাপিত হয়েছিল। তখনো উপমহাদেশে ব্যাংকের প্রচলন সঠিকভাবে হয়নি। এ অবস্থায় একটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান অফিস স্থাপনা উল্লেখিত স্থানের ঐতিহাসিকতাকেই উজ্জ্বল করে বৈকি। তাছাড়া ত্রিপুরা রাজ্যের ভাটি অঞ্চলের খাজনা আদায়ের মহল অফিসও এ রাজদরগঞ্জ বাজারেই ছিল। রাজদরগঞ্জ বাজারের পরবর্তী নাম মোগড়া বাজার। এখানে ‘সেনাপতি বাড়ি’ নামে একটি জায়গা আছে। তাই মনে করা হয়ে থাকে যে, ত্রিপুরা-রাজ্যের কোন এক সেনাপতি এখানে বসবাস করতেন স্থায়ী অথবা অস্থায়ীভাবে। ত্রিপুরা-রাজ্য এখানে একটি বিরাট দীঘি খনন করান। গঙ্গা দেবীর নামানুষারে দীঘির নামকরণ করেন ‘গঙ্গাসাগর দীঘি’। সেই থেকেই জায়গাটির নাম গঙ্গাসাগর হয়। * কেল্লা শহীদ মাজার আখাউড়ার খড়মপুরে অবস্থিত হজরত সৈয়দ আহম্মদ (রঃ) এর দরগাহ যা কেল্লা শহীদের দরগাহ নামে সমগ্র দেশে পরিচিত। কেল্লা শহীদের দরগাহ সর্ম্পকে যে কাহিনী প্রচলিত আছে তা হচ্ছে এই যে, সে সময় খড়ম পুরের জেলেরা তিতাস নদীতে মাছ ধরত। একদিন চৈতন দাস ও তার সঙ্গীরা উক্ত নদীতে মাছ ধরার সময় হঠাৎ তাদের জালে একটি খন্ডিত শির আটকা পড়ে যায়। তখন জেলেরা ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে এবং খন্ডিত শিরটি উঠাতে গেলে আল্লাহর কুদরতে খন্ডিত শির বলতে থাকে ‘‘একজন আস্তিকের সাথে আর একজন নাস্তিকের কখনো মিল হতে পারে না। তোমরা যে পর্যন্ত কলেমা পাঠ করে মুসলমান না হবে ততক্ষণ আমার মস্তক স্পর্শ করবে না।’’ খন্ডিত মস্তকের এ কথা শুনে মস্তকের কাছ থেকে কলেমা পাঠ করে চৈতন দাস ও সঙ্গীরা হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হয়ে যায়। মস্তকের নির্দেশ মোতাবেক ইসলামী মতে খড়ম পুর কবরস্থানে মস্তক দাফন করে। ধর্মান্তরিত জেলেদের নাম হয় শাহবলা, শাহলো, শাহজাদা, শাহগোরা ও শাহরওশন। তাঁরাই এ দরগাহের আদিম বংশধর। এই দরগাহের খ্যতি ধীরে ধীরে চর্তুদিঁকে ছড়িয়ে পড়ে। এ থেকেই শাহ পীর সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ ওরফে কেল্লা শহীদের পবিত্র মাজার শরীফ নামে পরিচিতি লাভ করে। ২৬০ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত দরগা শরীফের জায়গা তৎকালীন আগরতলা রাজ্যের মহারাজা দান করেন। বিভিন্ন ঐতিহাসিকগণ অনুমান করেন যে, আওলিয়া হজরত শাহ জালাল (রঃ) এক সঙ্গে সিলেটে যে ৩৬০ জন শিষ্য এসেছিলেন হজরত সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ ছিলেন তাঁদের অন্যতম। তরফ রাজ্যেও রাজা আচক নারায়নের সঙ্গে হজরত শাহজালালের প্রধান সেনাপতি হজরত সৈয়দ নাসিরউদ্দিন যে যুদ্ধ পরিচালনা করেন সে যুদ্ধে হজরত সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ শহীদ হন এবং তাঁর মস্তক তিতাস নদীর স্রোতে ভেসে আসে। প্রতি বছর ওরসে কেল্লা শতীদের মাজারে হাজার হাজার মানুষের সমাগম হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মিষ্টান্নের মধ্যে ছানামুখী অন্যতম, যা দেশের অন্য কোনো অঞ্চলে তেমন প্রচলিত নয়। এছাড়া তালের রস দিয়ে তৈরি আরেকটি মিষ্টান্ন তালের বড়া ও রসমালাই বিখ্যাত। চট্টগ্রাম নগরীর প্রবেশ মুখ অলংকার সিটি গেইট এলাকা থেকে ভাটিয়ারীর দূরত্ব প্রায় সাড়ে ৮ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম শহর থেকে সরাসরি যৌথ কিংবা একক ভাবে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে ভাটিয়ারী যাওয়া যায়। * ভাড়া: দেড়’শ থেকে দুই’শ টাকা। এছাড়া চট্টগ্রাম নগরীর প্রবেশ মুখ অলংকার সিটি গেইট এলাকা থেকে পাবলিক বাসে ভাটিয়ারী যাওয়া যায়। * ভাড়া: জনপ্রতি ১৫ থেকে ২০ টাকা। ভাটিয়ারী যেহেতু চট্টগ্রাম শহর থেকে খুব কাছেই, তাই চট্টগ্রাম শহরের যে কোন মানের হোটেলে থাকা যায়। চট্টগ্রাম শহরের যেকোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া ভাটিয়ারীতেও ভোজনের জন্য একটি ক্যাফে রয়েছে। ভারত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম রাষ্ট্র। এর পশ্চিম সীমান্তে পাকিস্তান উত্তর-পূর্বে চীন নেপাল ও ভূটান এবং পূর্বে বাংলাদেশ মায়ানমার ও মালয়েশিয়া অবস্থিত। এছাড়া ভারত মহাসাগরে অবস্থিত শ্রীলঙ্কা মালদ্বীপ ও ইন্দোনেশিয়া ভারতের নিকটবর্তী কয়েকটি দ্বীপরাষ্ট্র। দক্ষিণে ভারত মহাসাগর, পশ্চিমে আরব সাগর ও পূর্বে বঙ্গোপসাগর দ্বারা বেষ্টিত। রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে নিম্নলিখিত অঞ্চলগুলিতে সম্মেলন দ্বারা গোষ্ঠীভুক্ত করা হয়েছে: ভারতের অঞ্চল ও রাজ্যের মানচিত্র সমভূমি বিহার চণ্ডীগড় দিল্লি হরিয়ানা মধ্যপ্রদেশ পাঞ্জাব উত্তরপ্রদেশ সমতলভূমি, ভারতের রুটির ঝুড়ি, পবিত্র নদী গঙ্গা এবং যমুনা এবং তাদের উপনদী দ্বারা জল দেওয়া হয়। সমতলভূমি, ভারতের রুটির ঝুড়ি, পবিত্র নদী গঙ্গা এবং যমুনা এবং তাদের উপনদী দ্বারা জল দেওয়া হয়। এই অঞ্চলে দেশের রাজধানী দিল্লি, তাজমহল খ্যাতির আগ্রা এবং এলাহাবাদ মথুরা বারাণসী এবং বোধগয়ার পবিত্র শহরগুলিও রয়েছে৷ ভারতের ইতিহাসকে রূপদানকারী অনেক ঘটনা এই অঞ্চলে ঘটেছে। পশ্চিম ভারত (দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দমন ও দিউ, গোয়া, গুজরাট, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান) বিস্তীর্ণ থর মরুভূমির বাড়ি; রাজস্থানের রঙিন প্রাসাদ, দুর্গ এবং শহর; দেশের সবচেয়ে প্রাণবন্ত এবং বৃহত্তম শহর, মুম্বাই; মহারাষ্ট্রের অজন্তা এবং ইলোরার মন্ত্রমুগ্ধকর পাথর কাটা গুহা; আদিম বন; গোয়ার বিস্ময়কর সৈকত; গির জঙ্গলে গুজরাটের এশিয়াটিক সিংহ; এবং আহমেদাবাদ সুরাট জয়পুর এবং পুনে দ্রুত উন্নয়নশীল শহর। | region1items জম্মু ও কাশ্মীর হিমাচল প্রদেশ উত্তরাখণ্ড]] | region2items বিহার হরিয়ানা মধ্যপ্রদেশ পাঞ্জাব উত্তরপ্রদেশ]] | region3description গোয়া গুজরাত মহারাষ্ট্র রাজস্থান]] | region4description ছত্তীসগঢ় ঝাড়খন্ড ওড়িশা সিকিম পশ্চিমবঙ্গ]] | region5items অন্ধ্রপ্রদেশ কর্ণাটক কেরল তামিলনাড়ু তেলঙ্গানা]] | region6items অরুণাচল প্রদেশ অসম মণিপুর মেঘালয় মিজোরাম নাগাল্যান্ড ত্রিপুরা]] বেঙ্গালুরু সুন্দর বাগানের শহর। এক সময়ের অবসর সময় কাটানোর জায়গাটি এখন বড় বড় আইটি কোম্পানিগুলোর চক্রকেন্দ্র। চেন্নাই দক্ষিণ ভারতের প্রধান বন্দর, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, ভারতের অটোমোবাইলের রাজধানী এবং দ্রুত বর্ধনশীল আইটি হাব। হায়দ্রাবাদ মুক্তা ও হীরা বাণিজ্যের জন্য পরিচিত, বর্তমানে অনেক কারখানা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে এবং আইটি খাত গড়ে উঠছে। জয়পুর মধ্যযুগীয় উত্তর ভারতে হিন্দু রাজপুত সংস্কৃতির একটি প্রধান প্রদর্শনী। কোচি আরব সাগরের রাণী, ঐতিহাসিকভাবে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কেন্দ্র। বর্তমানে বালুকাময় সৈকতের প্রবেশপথ। কলকাতা ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী, খুশির শহর হিসাবে পরিচিত, এবং অনেক ঔপনিবেশিক ভবনের আবাস। মুম্বই বৃহত্তম শহর এবং ভারতের আর্থিক রাজধানী, বলিউডের নিবাস। বারাণসী সবচেয়ে পবিত্র হিন্দু শহর হিসেবে বিবেচিত, গঙ্গার তীরে অবস্থিত, বিশ্বের সর্ববৃহৎ স্থায়ী বসবাসের শহরগুলির মধ্যে একটি। নাগরিকত্বের উপর ভিত্তি করে ভিসার নিয়ম এবং বৈধতা ভিন্ন হয়ে থাকে। [[নেপাল ও ভূটান নাগরিকরা ভিসা ছাড়া অনির্দিষ্টকালের জন্য ভারতে প্রবেশ করতে এবং বসবাস করতে পারেন। ভাসু বিহার বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন প্রত্ন নিদর্শন। স্থানীয়রা একে নরপতির ধাপ হিসেবেও অভিহিত করে। এখানে ১৯৭৩-৭৪ সালে প্রথমবারের মতো প্রত্নতাত্ত্বিক খনন শুরু হয় এবং তা পরবর্তী দুই মৌসুম অব্যাহত থাকে। ধারণা করা হয়, এটি একটি বৌদ্ধ সংঘারামের ধ্বংসাবশেষ। খননকার্যের ফলে সেখানে ব্রোঞ্জের বৌদ্ধমুর্তি, পোড়ামাটির ফলকসহ বিভিন্ন মূল্যবান প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তু আবিষ্কৃত হয়েছে। চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ ৬৩৮ খ্রিষ্টাব্দে এখানে এসেছিলেন। তার ভ্রমণবিবরণীতে তিনি এটাকে 'পো-শি-পো' বা বিশ্ববিহার নামে উল্লেখ করেছেন। খুব সম্ভবত এটি বৌদ্ধদের ধর্মীয় বিদ্যাপীঠ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ব্রিটিশ আমলে ভাসুবিহারকে স্থানীয় মানুষরা 'ভুশ্বুবিহার' নামে আখ্যায়িত করেছে। খননের ফলে দুটি মধ্যম আকৃতির সংঘারাম এবং একটি মন্দিরের স্থাপত্তিক কাঠামো সহ প্রচুর প্রত্নবস্তু পাওয়া যায়। ছোট সংঘারামটির আয়তন উত্তর-দক্ষিণে ৪৯ মিটার এবং পূর্ব-পশ্চিমে ৪৬ মিটার। এর চার বাহুতে ভিক্ষুদের ২৬টি কক্ষ রয়েছে। কক্ষগুলির সামনে চারদিকে ঘোরানো বারান্দা এবং পূর্ব বাহুর মাঝখানে প্রবেশ পথ আছে। বড় সংঘারামটি ছোটটির মতই দেখতে তবে এর আয়তন ও কক্ষ সংখ্যা বেশি। বড় আকারের একটি খোলা অংশকে ঘিরে এসব ছোট আকারের বৌদ্ধভিক্ষুদের আবাসকক্ষ। দেখে মনে হয় খোলা বড় অংশটি ছিল মিলনায়তন। যে মন্দিরের কাঠামো পাওয়া গেছে তার মাঝখানে বর্গাকার মণ্ডপ এবং চারপাশে ধাপে ধাপে উন্নিত প্রদক্ষিণ পথ আছে। এখানে প্রায় ৮০০ প্রত্নবস্তু পাওয়া গেছে। তার মধ্যে ছিল ক্ষুদ্রাকৃতির মূর্তি, পোড়ামাটির ফলক ও সিলমোহর, মূল্যবান পাথরের গুটিকা, অলংকৃত ইট ও ফলক, মাটির প্রদীপ, পাত্রের টুকরা সহ অসংখ্য প্রত্নবস্তু। এটি বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায়, মহাস্থানগড় থেকে ৬ কিলোমিটার পশ্চিমে বিহার ইউনিয়নের বিহার নামক গ্রামে অবস্থিত। বগুড়া শহর থেকে সিএনজি অটো রিকশা নিয়ে সহজেই ভাসুবিহার যাওয়া যায়। রাত্রিযাপনের জন্য আপনাকে ফিরে আসতে হবে বগুড়ায়। বগুড়াতে থাকার জন্য ৫ তারকা হোটেলসহ ভালোমানের বেশ কিছু হোটেল ও মোটেল রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে: | নাম=মম ইন হোটেল এন্ড রিসোর্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=০১৭৩০ ৭২৬২০০ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম= হোটেল নাজ গার্ডেন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=সিলিমপুর,বগুড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=০৫১-৬২৪৬৮, ৬৬৬৫৫ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম=পর্যটন মোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=বনানী মোড়, বগুড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=আকবরিয়া আবাসিক হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=থানা রোড, বগুড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= * সেফওয়ে মোটেল, চার মাথা, বগুড়া * সেঞ্চুরি মোটেল, চার মাথা, বগুড়া * মোটেল ক্যাসল এম এইচ, বগুড়া ভূটান দক্ষিণ এশিয়া]]র একটি রাজতন্ত্র। দেশটি ভারতীয় উপমহাদেশে হিমালয় পর্বতমালার পূর্বাংশে অবস্থিত। ভূটানের উত্তরে চীনের তিব্বত অঞ্চল, এবং দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমে ভারত]]। ভূটান শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ "ভূ-উত্থান" থেকে যার অর্থ "উঁচু ভূমি"। ভূটান সার্ক -র একটি সদস্য রাষ্ট্র। ভূটানের রাজধানীর নাম থিম্ফু। অতীতে ভূটান পাহাড়ের উপত্যকায় অবস্থিত অনেকগুলি আলাদা আলাদা রাজ্য ছিল। ১৬শ শতকে একটি ধর্মীয় রাষ্ট্র হিসেবে এর আবির্ভাব ঘটে। ১৯০৭ সাল থেকে ওয়াংচুক বংশ দেশটি শাসন করে আসছেন। ১৯৫০-এর দশক পর্যন্ত ভূটান একটি বিচ্ছিন্ন দেশ ছিল। ১৯৬০-এর দশকে ভারতের কাছ থেকে অর্থনৈতিক সাহায্য নিয়ে দেশটি একটি আধুনিক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হতে শুরু করে। তবে এখনও এটি বিশ্বের সবচেয়ে অনুন্নত দেশগুলির একটি। ভূটানের অধিবাসীরা নিজেদের দেশকে মাতৃভাষা জংখা ভাষায় দ্রুক ইয়ুল বা বজ্র ড্রাগনের দেশ নামে ডাকে। ভূটান সাংস্কৃতিক ও ভৌগোলিকভাবে তিনটি অঞ্চলে বিভক্ত, যা আরও ২০ টি জেলায় বা জংখাগ একবচন এবং বহুবচন) দ্বারা বিভক্ত: নির্দেশক ধরন vicinity নাম জোমোটসাংখা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q4250490 ভূটানের নাম এসেছে সংস্কৃত শব্দ "ভূ-উত্থান উচ্চভূমি) হতে। অন্য মতে, ভূটান এসেছে ভোটস-আন্ত, অর্থাৎ "তিব্বতের শেষ সীমানা" হতে, যেহেতু ভূটান তিব্বতের ঠিক দক্ষিণে অবস্থিত। ঐতিহাসিকভাবে বিভিন্ন সময়ে ভূটান বিভিন্ন নামে খ্যাত ছিলো। যেমন, লো মন (দক্ষিণের অন্ধকারাচ্ছন্ন রাজ্য লো সেন্দেঞ্জং (সেন্দেন সাইপ্রেস বৃক্ষমন্ডিত দক্ষিণের রাজ্য লোমেন খাঝি (দক্ষিণের রাজ্য যাতে চারটি প্রবেশ পথ রয়েছে ও লো মেন জং (দক্ষিণের রাজ্য যেখানে ওষধি বৃক্ষ পাওয়া যায়। ভূটানের প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে সেখানে প্রচলিত পৌরাণিক কাহিনীর চেয়ে বেশি সুস্পষ্ট কিছু জানা যায় না। এখানে হয়ত খ্রিস্টপূর্ব ২০০০ অব্দেও বসতি ছিল, তবে ৯ম শতকে এখানে তিব্বতি বৌদ্ধধর্মের প্রচলনের পরেই এলাকাটির সম্পর্কে আরও জানা যায়। সেসময় বহু তিব্বতি বৌদ্ধ ভিক্ষু পালিয়ে ভূটানে চলে আসেন। ১২শ শতকে এখানে দ্রুকপা কাগিউপা নামের বৌদ্ধধর্মের একটি ধারা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটিই বর্তমানে ভূটানের বৌদ্ধধর্মের প্রধান রূপ। ভূটানের বৌদ্ধ মন্দির ও ধর্মশিক্ষালয় দেশটির রাজনৈতিক ইতিহাসের উপর সবসময় প্রভাব ফেলেছে। ১৬১৬ সালে নগাওয়ানা নামগিয়াল নামের এক তিব্বতি লামা তিনবার ভূটানের উপর তিব্বতের আক্রমণ প্রতিহত করলে ভূটান এলাকাটি একটি সংঘবদ্ধ দেশে পরিণত হতে শুরু করে। নামগিয়াল বিরোধী ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলিকে পদানত করেন, একটি ব্যাপক ও সুক্ষ্ম বিবরণসমৃদ্ধ আইন ব্যবস্থা প্রচলন করেন এবং একটি ধর্মীয় ও সিভিল প্রশাসনের উপর নিজেকে একনায়ক বা শাবদ্রুং হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর মৃত্যুর পর অন্তর্কোন্দল ও গৃহযুদ্ধের কারণে পরবর্তী ২০০বছর শাবদ্রুঙের ক্ষমতা সীমিত হয়ে পড়ে। ১৮৮৫ সালে উগিয়েন ওয়াংচুক শক্ত হাতে ক্ষমতা প্রয়োগে সক্ষম হন এবং ভারতের ব্রিটিশ প্রশাসনের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলেন। ১৯০৭ সালে উগিয়েন ওয়াংচুক ভূটানের রাজা নির্বাচিত হন এবং ঐ বছর ডিসেম্বরের ১৭ তারিখ সিংহাসনে আরোহণ করেন। তার উপাধি ছিল দ্রুক গিয়ালপো বা ড্রাগন রাজা। ১৯১০ সালে রাজা উগিয়েন ও ব্রিটিশ শক্তি পুনাখার চুক্তি স্বাক্ষর করে যেখানে ব্রিটিশ ভারত ভূটানের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক না গলানোর প্রতিশ্রুতি দেয়। উগিয়েন ওয়াংচুক ১৯২৬ সালে মারা গেলে তার পুত্র জিগমে ওয়াংচুক পরবর্তী শাসক হন। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীনতা লাভের পর ভূটানকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে গণ্য করে। ১৯৪৯ সালে ভূটান ও ভারত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে যেখানে ভূটান ভারতের কাছ থেকে বৈদেশিক সম্পর্কের ব্যাপারে পথনির্দেশনা নেবার ব্যাপারে সম্মত হয় এবং পরিবর্তে ভারত ভূটানের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করার প্রতিশ্রুতি দেয়। ১৯৫২ সালে জিগমে ওয়াংচুকের ছেলে জিগমে দর্জি ওয়াংচুক ক্ষমতায় আসেন। তাঁর আমলে ভূটান পরিকল্পিত উন্নয়নের পথে এগোতে থাকে এবং ১৯৭১ সালে জাতিসংঘের একটি সদস্য রাষ্ট্রে পরিণত হয়। তাঁর সময়েই ভূটানে একটি জাতীয় সংসদ, নতুন আইন ব্যবস্থা, রাজকীয় ভূটানি সেনাবাহিনী এবং একটি উচ্চ আদালত প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৭২ সালে ১৬ বছর বয়সে জিগমে সিঙিয়ে ওয়াংচুক ক্ষমতায় আসেন। তিনি আধুনিক শিক্ষা, সরকারের বিকেন্দ্রীকরণ, জলবিদ্যুৎ উৎপাদন, পর্যটন এবং পল্লী উন্নয়নের মত ব্যাপারগুলির উপর জোর দেন। তিনি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের পাশাপাশি জনগণের সামগ্রিক সুখের একজন প্রবক্তা; উন্নয়ন সম্পর্কে তাঁর দর্শন কিছুটা ভিন্ন এবং এই ভিন্নতার কারণে তিনি আন্তর্জাতিক পরিচিত পেয়েছেন। তার আমলে ধীরে ধীরে ভূটান গণতন্ত্রায়নের পথে এগোতে থাকে। ২০০৬ সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি রাজার পদ ছেড়ে দেন এবং তাঁর ছেলে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক ভূটানের রাজা হন। ২০০৮ সালের ১৮ই জুলাই ভূটানের সংসদ একটি নতুন সংবিধান গ্রহণ করে। এই ঐতিহাসিক দিন থেকে ভূটানে পরম রাজতন্ত্রের সমাপ্তি ঘটে এবং ভূটান একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র ও সংসদীয় গণতন্ত্রে পরিণত হয়। ভূটানের আয়তন ৪৬,৫০০ বর্গকিলোমিটার।থিম্পু এর রাজধানী শহর এবং এটি দেশের মধ্য-পশ্চিম অংশে অবস্থিত। অন্যান্য শহরের মধ্যে পারো, ফুয়েন্টশোলিং, পুনাখা ও বুমথাং উল্লেখযোগ্য। ভূটানের ভূপ্রকৃতি পর্বতময়। উত্তরে সুউচ্চ হিমালয় পর্বতমালা, মধ্য ও দক্ষিণভাগে নিচু পাহাড় ও মালভূমি এবং দক্ষিণ প্রান্তসীমায় সামান্য কিছু সাভানা তৃণভূমি ও সমভূমি আছে। মধ্যভাগের মালভূমির মধ্যকার উপত্যকাগুলিতেই বেশির ভাগ লোকের বাস। ভূটানের জলবায়ু উত্তরে আল্পীয়, মধ্যে নাতিশীতোষ্ণ এবং দক্ষিণে উপক্রান্তীয়; জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাত হয়। স্থলবেষ্টিত দেশ ভূটানের আকার, আকৃতি ও পার্বত্য ভূ-প্রকৃতি সুইজারল্যান্ডের সদৃশ বলে দেশটিকে অনেক সময় এশিয়ার সুইজারল্যান্ড ডাকা হয়। বহির্বিশ্ব থেকে বহুদিন বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে ভূটান প্রাণী ও উদ্ভিদের এক অভয়ারণ্য। এখানে বহু হাজার দুর্লভ প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ দেখতে পাওয়া যায়। ভূটানের প্রায় ৭০% এলাকা অরণ্যাবৃত।এই অরন্যই ভুটানের জীব বৈচিত্র সংরক্ষিত করে চলেছে যুগ যুগ ধরে। ওয়াংদি ফোদ্রাং উৎসবে জাতীয় পোষাকে ভূটানিরা ভূটানের বাসিন্দারা মূলত বৌদ্ধ ধর্মে বিশ্বাসী। # পুনাখা জং প্রাসাদটি ১৭৩৭-৩৮ সালে যাবদ্রারং রিনপোছে দ্বারা নির্মিত হয়েছিল যার স্থপতি ছিলেন নাগাওয়াং নামগিয়াল। এটি জং স্থাপত্যশিল্পের দ্বিতীয় পুরাতনতম এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাসাদ এবং তাদের নির্মিত রাজকীয় প্রাসাদগুলো অন্যতম একটি। জং এর এই প্রাসাদে তিব্বতীয় বৌদ্ধধর্মের কাগ্যু গোত্রের দক্ষিণ দ্রুকপা বংশীয়সহ রাংজুং কাসারপানি বংশীয় সাধকদের দেহাবশেষ রয়েছে। এটাকে ভুটানের ঐতিহ্য হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করেছে ইউনেস্কো। # রিনপুং জং রিনপুং জং স্থাপত্যশিল্প নির্মিতি একটি বৃহত্তম বুদ্ধ মন্দির এবং ভূটানের পারো জেলার কাগ্যু গোত্রের দ্রুকপা বংশীয়দের সুরক্ষিত ভবন।এই প্রাসাদে জেলাটির মহান সাধকদের দেহাবশেষ এবং সে সাথে পারো ডিজংখাগের প্রশাসনিক দপ্তর অবস্থিত। # সিমতোখা জং ভূটানের একটি ছোট জং যা ১৬২৯ সালে যাবদ্রাং নাগাওয়াং নামগিয়াল, যিনি ভূটানকে একত্রিত করেছিলেন, নির্মাণ করেছিলেন।ভূটানে এটি তাদের নির্মিত প্রথম প্রাসাদ। একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্মৃতিসৌধ এবং আগেরকার বৌদ্ধ আশ্রম, বর্তমানে এটি জংখা ভাষা শিক্ষণের অন্যতম একটি প্রতিষ্ঠান। # হুন্তসে জং জংটিতে পাঁচটি মন্দির রয়েছে যার মধ্যে তিনটি কেন্দ্রীয় টাওয়ারে অবস্থিত এবং এগুলো পদ্মাসামভাভাকে উৎসর্গ করা হয়েছে। জংটিতে আরো রয়েছে ঘোনখাং, যা মাহাকালাকে উৎসর্গ করা হয়েছে, এবং একটি মন্দির যা আমিতায়ুসকে, অনন্ত জীবনের বৌদ্ধ, উৎসর্গ করা হয়েছে। * জাকার জাকার হল ভুটানের কেন্দ্রীয়-পূর্বাঞ্চলীয় শহর। এটি বুমথং জেলার জেলা রাজধানী (ডজংখাগ থ্রোমেড) এবং আঞ্চলিক জং দুর্গ জাকের জং-এর অবস্থান এই শহরে। জাকার নামটি মূলত "সাদা পাখি" হিসাবে অনুবাদ করে এর ভিত্তিগত কাহিনীতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, একটি শ্বেত পাখিটি ১৫৪৯ সালের কাছাকাছি একটি মঠ খুঁজে পেতে যথাযথ ও শুদ্ধ অবস্থানের নির্দেশ দেয়। * থিম্ফু থিম্পু ভুটানের পশ্চিম অংশে অবস্থিত দেশটির রাজধানী শহর। শহরটি হিমালয় পর্বতমালার একটি উঁচু উপত্যকায় অবস্থিত। থিম্পু শহরটি আশেপাশের উপত্যকা এলাকায় উৎপাদিত কৃষি দ্রব্যের একটি বাজার কেন্দ্র। এখানে খাবার ও কাঠ প্রক্রিয়াজাত করা হয়। থিম্পু দেশের অন্যান্য অংশ এবং দক্ষিণে ভারতের সাথে একটি মহাসড়ক ব্যবস্থার মাধ্যমে সংযুক্ত। তবে শহরটির সাথে কোন বিমান যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই। থিম্পুতে ভুটানের রাজপ্রাসাদ এবং দেশের বৃহত্তম বৌদ্ধমন্দিরগুলির একটি অবস্থিত। অতীতে থিম্পু দেশটির শীতকালীন রাজধানী ছিল (পুনাখা ছিল গ্রীষ্মকালীন রাজধানী)। ১৯৬২ সালে শহরটিকে দেশের স্থায়ী প্রশাসনিক কেন্দ্রে পরিণত করা হয়। * ফুন্টসলিং ফুন্টসলিং হল ভুটান এর একটি সীমান্ত শহর।এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর।শহরটি সীমান্ত জেলা চুখা জেলাতে অবস্থিত। শহরটি ভুটানের শিল্প ও বাণিজ্য শহর হিসাবেও পরিচিত।শহরটি ভারত ও ভুটান সীমান্তে ভুটানে অবস্থিত।এই শহর দ্বারাই ভুটানের সঙ্গে ভারতের বেশির ভাগ ব্যবসা বাণিজ্য হয়।এক সময় এই শহরে ভুটানের রিজার্ভ ব্যাংক এর সদর দপ্তর অবস্থিত ছিল।এখান ওই ব্যাংক থিম্পুতে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।এই শহরের কাছেই চুখা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে।এই শহরের বিপরীতে ভারত এর আলিপুরদুয়ার জেলা এর জয়গাঁ শহরটি অবস্থিত।ফুন্টসলিং শহরটি ভুটানের প্রবেশের প্রবেশ দ্বার হিসাবে কাজ করে।ভারত থেকে ভুটানে প্রবেশের সময় ভুটানের এই শহরটিতেই প্রথমে যেতে হয়। ভোলা বাংলাদেশ]]ের বরিশাল বিভাগ এর একটি উল্লেখযোগ্য শহর। বাংলাদেশের দ্বীপের রানী ভোলা। কুইন আইল্যান্ড অব বাংলা। এ ব্র্যান্ড নামে পরিচিত দ্বীপ জেলা ভোলা। ধান-ইলিশ-দই সমৃদ্ধ প্রকৃতির রানী ভোলা। ভোলা শহর ঢাকা থেকে নদীপথে দূরত্ব ১৯৫ কি.মি.। বাইরুটে বরিশাল হয়ে সড়কপথে দূরত্ব ২৪৭কি.মি. এবং লক্ষীপুর হয়ে দূরত্ব ২৪০ কি.মি.। লঞ্চযোগে (সরাসরি)৮/৯ ঘণ্টা, বাসযোগে (ভায়া বরিশাল) ৭/৮ ঘণ্টা এবং বাসযোগে (ভায়া লক্ষীপুর) ৬/৭ ঘণ্টা সময় লাগে। * মনপুরা- ঢাকার সদরঘাট থেকে টিপু-৫ পানামা নামে একটি লঞ্চ ছেড়ে যায় সন্ধে সাড়ে ৫ টার সময়। এটি মনপুরা হয়ে হাতিয়া যায়। মনপুরা পৌছাবে সকাল ৭ টার সময়। কোন কারনে এটা ধরতে না পারলে সাড়ে ছয়টার সময় ছেড়ে যাওয়া ভোলার চরফ্যাশনগামী টিপু-৪/ফারহান লঞ্চে উঠে পড়বেন। এতে উঠে তজুমুদ্দিন এ নেমে পড়বেন ভোর ৪ টার দিকে। তারপর ট্রলারে/লঞ্চে ১ ঘণ্টার পথ মনপুরা যাবেন। বোনাস হবে তজুমুদ্দিন দর্শন ভোলা শহর ঢাকা থেকে নদীপথে দূরত্ব ১৯৫ কি.মি.। বাইরুটে বরিশাল হয়ে সড়কপথে দূরত্ব ২৪৭কি.মি. এবং লক্ষীপুর হয়ে দূরত্ব ২৪0 কি.মি.। লঞ্চযোগে (সরাসরি)৮/৯ ঘণ্টা, বাসযোগে (ভায়া বরিশাল) ৭/৮ ঘণ্টা এবং বাসযোগে (ভায়া লক্ষীপুর) ৬/৭ ঘণ্টা সময় লাগে। | নাম=মনপুরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=ঢাকার সদরঘাট থেকে টিপু-৫ পানামা নামে একটি লঞ্চ ছেড়ে যায় সন্ধে সাড়ে ৫ টার সময়। এটি মনপুরা হয়ে হাতিয়ে যায়। মনপুরা পৌছাবে সকাল ৭ টার সময়। কোন কারনে এটা মিস করলে সাড়ে ছয়টার সময় ছেড়ে যাওয়া ভোলার চরফ্যাশনগামী টিপু-৪/ফারহান লঞ্চে উঠে পড়বেন। এতে উঠে তজুমুদ্দিন এ নেমে পড়বেন ভোর ৪ টার দিকে। তারপর ট্রলারে/লঞ্চে ১ ঘণ্টার পথ মনপুরা যাবেন। | নাম=চর কুকরীমুকরী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=কচ্ছপিয়া, চরফ্যাশন উপজেলা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= ভোলাগঞ্জ বাংলাদেশের সিলেট জেলার কোম্পানিগঞ্জ উপজেলার একটি দর্শনীয় স্থান। সিলেট শহর হতে ৩৩ কিলোমিটার দূরবর্তী ও ভারতের চেরাপুঞ্জি সীমান্ত এলাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের বৃহত্তর পাথর আহরণকারী স্থান এটি। ভারতের আসাম প্রদেশের রাজধানী শিলংয়ে একসময় লোকজন এ রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করতেন। কালের পরিক্রমায় এখানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে রজ্জুপথ। নাম ভোলাগঞ্জ রোপওয়ে। দেশের সর্ববৃহৎ ভোলাগঞ্জ পাথর কোয়ারির অবস্থানও এ এলাকায়। রোপওয়ে, পাথর কোয়ারি আর পাহাড়ি মনোলোভা দৃশ্য অবলোকনে প্রতিদিনই পর্যটকদের আনাগোনা চলে। প্রথমে যেতে হবে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায়। সিলেট শহর থেকে ভোলাগঞ্জ পর্যন্ত সরাসরি কোন যানবাহন সেবা না থাকায় সিলেট থেকে টুকেরবাজার পর্যন্ত যাত্রীবাহী বাসে করে যেতে হবে। টুকের বাজার থেকে ভোলাগঞ্জ পর্যন্ত রয়েছে বেবিটেক্সি পরিসেবা। বিশেষ পাথর কোয়ারীতে যেতে হলে নদী তীরে অবস্থিত পোস্টের বিডিআরের অনুমতি নিতে হবে। ইঞ্জিন নৌকার ভাড়া ১৫০০- ২০০০ পর্যন্ত। পাহাড়ী ঝর্ণাধারা থেকে সৃষ্ট ধলাই নদী ভারত থেকে ভোলাগঞ্জের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। প্রতি বর্ষায় ধলাই নদীর গ্রোতে বাংলাদেশে প্রবেশ করে অসংখ্য পাথর। ভোলাগঞ্জ সীমান্তে হাঁটুপানির ধলাই নদীতে হাঁটতে হাঁটতে চোখে পড়বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য পাথর। দূরের পাহাড়গুলোর উপরে মেঘের ছড়াছড়ি, সাথে একটা-দুটো ঝর্ণা। নদীর টলমলে হাট জলের তলায় দেখা যায় বালুর গালিচা। চিকমিক বালু আর ছোট-বড় পাথর মিলে এখানে যেন তৈরি হয়েছে পাথরের রাজ্য। * ভোলাগঞ্জ স্থল শুল্ক স্টেশন জেলা পরিষদের একটি রেস্ট হাউস রয়েছে। থাকতে হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অনুমতি নিতে হয়। ভোলাগঞ্জ বা কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় থাকার জন্য তেমন কোন ভাল ব্যবস্থা নেই। ভোলাগঞ্জ দর্শন শেষ করে সিলেটে এসে অবস্থান করুন। মঙ্গোলিয়া মধ্য এশিয়ার একটি স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম উলানবাটোর। এর উত্তরে রাশিয়া ও দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিমে গণচীন অবস্থিত। রাজধানী উলান বাটোরে মোট জনসংখ্যার ৩৮ শতাংশ লোক বাস করে। মঙ্গোলিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থা সংসদীয় গণতন্ত্র দ্বারা পরিচালিত। সাম্প্রতিককাল পর্যন্ত মঙ্গোলিয়ার বেশির ভাগ লোক বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং তাদের অনেকেই যাযাবর, তবে এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটছে। রাজধানী উলানবাটোর দেশটির সর্ববৃহৎ শহর। মঙ্গোলিয়ার আয়তন-১৫,৬৪,১১৬ বর্গ কি.মি ৬,০৩,৯০৯ বর্গ মাইল)। মঙ্গোলিয়াতে তিনটি প্রধান পর্বতশ্রেণী আছে। আলতাই পর্বতমালা এদের মধ্যে সর্বোচ্চ; এটি পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম মঙ্গোলিয়াতে উত্তর-পশ্চিম থেকে দক্ষিণ-পূর্ব বরাবর বিস্তৃত। খানগাই পর্বতশ্রেণীটিও একই দিক বরাবর মধ্য ও উত্তর-মধ্য মঙ্গোলিয়াতে অবস্থিত; এগুলি অপেক্ষাকৃত পুরাতন, ক্ষয়ে যাওয়া পর্বত এবং এখানে অরণ্য ও চারণভূমি দেখতে পাওয়া যায়। রুশ সীমান্তের কাছে, উলানবাতারের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত খেনতিল পর্বতমালা আরও কম উচ্চতাবিশিষ্ট। পূর্ব মঙ্গোলিয়ার অধিকাংশ এলাকা সমতল। পূর্বে এটি গোবি মরুভূমির সাথে মিশে গেছে। সেলেঙ্গে নদী মঙ্গোলিয়ার প্রধান নদী। মঙ্গোলীয় ভাষার খালখা উপভাষাটি মঙ্গোলিয়ার প্রধান ও জাতীয় ভাষা। আধুনিক লেখ্য মঙ্গোলীয় ভাষা এই কথ্য উপভাষাটিকে ভিত্তি করেই নির্মিত। মঙ্গোলিয়ার প্রায় ৯০% লোক এই ভাষায় কথা বলেন। মঙ্গোলিয়ার অন্যান্য ভাষাভাষীরা নিজ ভাষা ছাড়াও এই ভাষাটিতেও কথা বলতে পারেন এবং লেখার কাজে এটিকেই ব্যবহার করেন।মঙ্গোলীয় ভাষা তিনটি ভিন্ন লিপিতে লেখা হয়। ১৩শ শতকে উদ্ভাবিত ঐতিহ্যবাহী মঙ্গোলীয় লিপি, ১৯৪০-এর দশকে সাম্যবাদের সাথে আগত সিরিলীয় লিপি, এবং অধুনা ১৯৯০ সালে ইংরেজি শব্দ ও পদগুচ্ছ লেখার কাজে ব্যবহৃত লাতিন লিপি। মঙ্গোলীয় ভাষা ছাড়াও আরও ১০টি ভাষা মঙ্গোলিয়ায় প্রচলিত। ম্যান্ডারিন চীনা ভাষায় ৩৫ হাজার, ও রুশ ভাষায় ৪ হাজার লোক কথা বলেন। বাকী ভাষাগুলি মঙ্গোলীয় ভাষার সমগোত্রীয়, আলতায়ীয় ভাষাপরিবারের অন্তর্গত ভাষা। এদের মধ্যে আছে মঙ্গোলীয় শাখার বুরিয়াত, দারখাত ও কালমিক-ওইরাত ভাষা; তুঙ্গুস শাখার এভেনকি ভাষা, এবং তুর্কীয় শাখার কাজাখ, উইঘুর এবং তুভিন ভাষা। মঙ্গোলিয়ার প্রায় সর্বত্র শিক্ষার মাধ্যম মঙ্গোলীয় ভাষা। তবে কাজাখ-অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে প্রাথমিক ও কিছু মাধ্যমিক শিক্ষার মাধ্যম কাজাখ ভাষা। মঙ্গোলিয়াতে সবচেয়ে অধীত বিদেশি ভাষা রুশ ভাষা। তবে ইদানীং পশ্চিমমুখিতার ফলস্বরূপ ইংরেজি শিক্ষার হার বাড়ছে। ইংরেজির প্রচলনের সাথে সাথে লাতিন লিপি ব্যবহারও বাড়ছে। গ্রাম্যের সবথেকে প্রচলিত খাবারের পদ হচ্ছে রান্না করা ভেড়ার মাংস, যা প্রায়শই কোন প্রকার উপাদান ছাড়াই রান্না করা হয়। শহরের খাদ্যে, প্রতিটি স্থানীয় খাদ্য তালিকায় "বুউজ" নামের খাবারের চিহ্ন লেগে আছে। এগুলো হচ্ছে মাংসে ভর্তি সেদ্ধ পুডিং বা বড়া বিশেষ। অন্য ধরণের পুডিং যা পানিতে সেদ্ধ (বান্‌শ, মান্টি বা গাঢ় করে ভেড়ার চর্বি (খূসূর) দিয়ে ভাঁজা। অন্যান্য খাবারের পদের মধ্যে আছে ভাতের সাথে মাংস বা টাটকা নুডলসের সংমিশ্রণে তৈরি বিভিন্ন জাতের ভাপে সিদ্ধ মাংস (জুইভান, বুদাতাই হূরগা) বা নুডলস স্যুপ (গুরিলতাই শোল)। সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক রন্ধন প্রক্রিয়াগুলো শুধুমাত্র বিশেষ অনুষ্ঠানে প্রয়োগ করা হয়। এই ক্ষেত্রে, মাংসগুলোকে (প্রায় সময় শাকসবজির সাথে) পাথরের সাহায্যে রান্না করা হয়ে থাকে, যা আগুনে পূর্ব থেকে গরম করে রাখা হয়। এই পদ্ধতিটা হয়তো দুধের আবদ্ধ পাত্রে (খরখগ) ভেড়ার মাংসের বড় তালে, অথবা হার-ছাড়ানো ছাগলের বা পার্বত্য মূষিকের (বোডগ) উদরিস্থ কোঠরে প্রয়োগ করে করা হয়। মঙ্গোলিয়ায় ঘোড়ার মাংস খাওয়া হয় এবং প্রতিটি মুদি দোকানে পাওয়া যায়। মঙ্গোলিয়ায় মিষ্ঠান খাবারের মধ্যে আছে বোর্টসগ, এক প্রকার বিস্কুট বা কুকি যা বিশেষ উপলক্ষ হিসেবে খাওয়া হয়। ভদকা হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় শুরা জাতীয় পানীয়; চিঙ্গিস ভদকা (চেঙ্গিজ খানের নাম থেকে আগত) হল সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড, যা পাতিত মদ্য বাজারের ৩০% জুড়ে আছে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে সিলেট নগরীর মির্জাজাঙ্গালে রাজবাড়িটি স্থাপিত হয়। তৎকালীন মণিপুরী রাজ্যের তিন সহোদর রাজা চৌর্জিৎ সিং, মার্জিত সিং ও গম্ভীর সিং রাজবাড়িটি তৈরী করে এখানে বসবাস করেন। পরে চৌর্জিৎ সিং ও মার্জিত সিং কমলগঞ্জ উপজেলার ভানুগাছ এলাকায় বসতী স্থাপন করলেও রাজা গম্ভীর সিং থেকে যান মির্জাজাঙ্গালের রাজবাড়ীতে। ১৮২৬ সালে বৃটিশ সরকারের সহযোগিতায় বার্মার সাথে যুদ্ধ করে মনিপুর রাজ্য পুরুদ্ধারের পূর্ব পর্যন্ত রাজা গম্ভীর সিং সপরিবারে এখানেই অবস্থান করেন। ১৮২২ সালে মণিপুরী রাজ্যের সাথে বার্মার যুদ্ধ হয়। এ যুদ্ধে রাজ্যের এক তৃতীয়াংশ লোক মারা যায়। অসংখ্য মণিপুরী পরিবার নিজ আবাসভূমি ছেড়ে বিভিন্ন দেশে পালিয়ে যায়। তৎকালীন ক্ষমতাসীন রাজা চৌর্জিৎ সিংও কাছাড়ে পালিয়ে যান। রাজ্যভার গ্রহণ করেন তার সহোদর মার্জিত সিং। এক পর্যায়ে মার্জিত সিংও বার্মিজদের কাছে পরাজিত হন। পরিশেষে চৌর্জিৎ, মার্জিত ও গম্ভীর তিন ভাই একত্রে পুনরায় চলে আসেন মির্জাজাঙ্গালের রাজবাড়ীতে। তৎকালীন বৃটিশ উপনিবেশ শাসকদের আশ্রয়ে এখানেই তারা বসতী স্থাপন করেন। বৃটিশ সরকারের অনুরোধে সিলেটে সশস্ত্র খাসিয়াদের দমনে মণিপুরী সৈন্যবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই পরিবারের সদস্যরা দীর্ঘদিন সিলেটে অবস্থান করার কারনে মণিপুরীদের সাংস্কৃতিক সম্ভারের নানা দিক এ অঞ্চলে জনপ্রিয়তা লাভ করে। মির্জাজাঙ্গালের এই রাজবাড়িটি সংস্কারের জন্য আদ্যাবধি কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। রাজা কর্তৃক নির্মিত প্রাসাদের তিন চতুর্থাংশেরই এখন আর কোনো অস্তিত্ব নেই। বর্তমানে মণিপুরী ঠাকুর ও ব্রাহ্মণ পরিবারের লোকজন বংশ পরস্পরায় বসবাস করছেন রাজবাড়িতে। পূর্বসুরী রাজার রেখে যাওয়া নানা বস্তুকে স্বর্ণালী স্মৃতি হিসেবে ধারণ করে আছে পরিবারগুলো। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে একমণ ওজনের মন্দিরের একটি ঘণ্টা যার গায়ে মনিপুরী ভাষায় লেখা আছে, ‘‘শ্রীহট্ট কুনোঙ্গী শ্রী মহাপ্রভুদা শ্রীলশ্রী পঞ্চযুক্ত মণিপুরে স্বরচন্দ কীর্ত্তি সিংহ মহারাজন্য কৎখিবী সরিকনি ইতিশকাব্দা ১৮০০ তারিখ ১৮ জৈষ্ঠ্য’’। [[সিলেট শহরের যেকোন স্থান থেকে রিক্সা, মোটর বাইক, সিএনজি চালিত অটো রিক্সা বা ব্যক্তিগত গাড়ীযোগে সহজেই এখানে আসা যায়। সিলেট নগরের মির্জাজাঙ্গালে অবস্থিত মণিপুরী রাজবাড়িটি প্রাচীন স্থাপত্য কীর্তির অন্যতম নির্দশন, যার নির্মাণ শৈলী এ অঞ্চলের কৃষ্টি-সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। রাজা গম্ভীর সিংয়ের স্মৃতিধন্য এই বাড়িটি বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও রক্ষণাবেক্ষনের অভাবে স্বকীয়তা হারালেও আকর্ষণ হারায়নি। বাড়ির প্রধান ফটক, সীমানা দেয়াল, মনোহর কারুকাজের সিড়ি ও বালাখাঁনার ধ্বংসাবশেষ বর্তমান মণিপুরী রাজবাড়ির স্মৃতিসম্বল। পর্যটকদের কাছেও রয়েছে বাড়িটির বিশেষ কদর। বাড়িটির আশেপাশেই প্রচুর হোটেল রেস্তোরা আছে খাওয়া দাওয়া করার জন্য। স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। আরও কিনতে পারবেন স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু, কাঠাল, চা-পাতা, তাজা মাছ। স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে এসকল দ্রব্যাদির তৈরি নানারকম খাদ্যও পাওয়া যায়। বাড়িটির খুব নিকটেই রয়েছে কিছু উন্নতমানের হোটেল-রেস্তোরাঁঃ * পানশী রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * পাঁচভাই রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * ভোজনবাড়ি রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * প্রীতিরাজ রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * স্পাইসি রেস্তোরাঁ, সিটি সেন্টার, জিন্দাবাজার, সিলেট, ☎ ০৮২১-২৮৩২০০৮; * রয়েলশেফ, মির্জাজাঙ্গাল, সিলেট, ☎ ০৮২১-৭২৩০৯৬। বাড়িটির নিকটে কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে; তবে তুলনামূলক ভালো মানের হোটের রয়েছে শাহজালালের দরগা এলাকায়। সেখানে থাকার জন্য প্রচুর আবাসিক হোটেল রয়েছে যেগুলোতে সিলেট ভ্রমণে আসা অধিকাংশ পর্যটক অবস্থান করে। এসি এবং নন-এসি উভয় ধরনের রুমের ব্যবস্থা সমৃদ্ধ ঐসকল হোটেলে মান ও বর্ডার ভেদে ভাড়া ৩০০ হতে ৫,০০০/-। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণের অনেক স্থান থাকলেও টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর গড়ের শালবন একটি ঐতিহাসিক স্থান। বিশেষ করে মে মাসে শালের জীর্ণ পাতারা ঝরে পড়ে নতুন পত্রপুষ্পে সুশোভিত হয়। চারিদিকে শুধু সবুজের সমারোহ ও বনের অভ্যন্তরে গজিয়ে ওঠা বিভিন্ন প্রজাতির চারা ও লতা-গুল্ম মন ভরিয়ে দেয়। তখন বনের মধ্যে এখানে সেখানে থাকে বেগুনী রঙ্গের জারুল বৃক্ষের মনকাড়া ফুলের বাহার। তবে জুন মাস এলেই সেই দৃশ্যপট পাল্টিয়ে শালবনটি ঘন জঙ্গলে রূপ নেয়। মধুপুর জাতীয় উদ্যানের আয়তন ২০,৮৪০ একর। প্রধান ফটক দিয়ে বনের মধ্যে ঢুকলে চোখপড়ে শুধু শালবন আর সবুজের সমারোহ। বনের অভ্যন্তরে আছে নানান জাতের, নানা বাহারের গাছ-গাছরা, যেমন-শাল, বহেড়া, আমলকি, হলুদ, আমড়া, জিগা, ভাদি, অশ্বথ, বট সর্পগন্ধা, শতমূলী, জয়না, বিধা, আজুকি/হারগাজা, বেহুলা ইত্যাদি। আছে বিভিন্ন প্রজাতির পাহাড়ী আলু, শটি; আছে নাম না জানা বিচিত্র ধরণের লতা-গুল্ম। দর্শনীয় প্রাণীদের মধ্যে আছে অসংখ্য বানর, হনুমান, আছে নানান জাতের পাখ-পাখালি, হরিণ, বন বিড়াল, বনমোরগ, বাগডাসা ইত্যাদি। বনের ঠিক মাঝখানে আছে একটি হরিণ প্রজনন কেন্দ্র। লহরিয়া বিট অফিস সংলগ্ন এই কেন্দ্রে দেখতে পাওয়া যায় চোখ জুড়ানো চিত্রা হরিণের বিচরণ। সেখানেও হনুমানের সমারোহ সকলকে মুগ্ধ করবেই। পাশেই সু-উচ্চ টাওয়ারে উঠলে মধুপুর পার্কের অভ্যন্তরে সবুজ বৃক্ষ-রাজী দেখে কিছুক্ষণের জন্য হলেও মুগ্ধ হতে হয়। সেখান থেকে দোখলা রেস্ট হাউজের দিকে রওনা হলে রাস্তার দু’পাশে দেখা যায় সবুজ শাল বন আর নানান প্রজাতির বৃক্ষরাজি। সেখানে নেই কোন জনারাণ্য। আছে শুধু শুনশান নিরবতা আর পাখ-পাখালির কলরব। মধুপুর জাতীয় উদ্যানের প্রধান গেট থেকে দোখলা রেস্ট হাউজ পর্যন্ত দুরত্ব প্রায় ১০ কিঃ মিঃ। সড়কপথে জঙ্গলের ভিতরে প্রবেশের প্রধান যানবাহন গাড়ি। আশেপাশে বনের অন্যান্য স্থানে ঘুরলে আরও খানিকটা পথ পারি দিতে হয়। মধুপুর জাতীয় উদ্যানের আশেপাশের এলাকাগুলো আদিবাসী অধ্যুসিত গ্রাম। জাতীয় উদ্যান সংলগ্ন ময়মনসিংহ বন বিভাগের রসুলপুর রেঞ্জ কার্যালয় অবস্থিত। উহার পাশেই আছে জলই রেস্ট হাউজ ও মহুয়া কটেজ। মধুপুর বনের অভ্যন্তরের দৃশ্য অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর। সবুজ অরণ্যের প্রাকৃতিক দৃশ্য ও পরিবেশ নৈসর্গিক। ইট বিছানা রাস্তায় চলতে চলতে রাস্তার দুধারে সবুজ বন-বনানীর দৃশ্য দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। মন হারিয়ে যায় কোলাহলমুক্ত একটি নীরব-নিথর বনবিথির মাঝে। দোখলা রেস্ট হাউজ, চুনিয়া কটেজ, বকুল কটেজ, দুটি পিকনিক স্পট, জুই ও চামেলী বাগান। একটি ইউথ হোস্টেল ও একটি সু-উচ্চ টাওয়ার, আছে।পাশেই আছে একটি ছোট্ট বাজার, আশে-পাশে আছে আদিবাসীদের পল্লী। মধুপুর বনাঞ্চলের অরনখোলা মৌজার বনভূমিতে অবস্থিত বন বিশ্রামাগারটিই দোখলা রেস্ট হাউজ। টাঙ্গাইল জেলা সদর হতে ৬০ প্রায় কি.মি. দুরে এবং মধুপুর উদ্যানের প্রধান ফটক হতে ১০ কি.মি. ভীতরে এর অবস্থান। এ অঞ্চলের বনভূমির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা, বন্য প্রাণী ও জীব-বৈচিত্র অবলোকন করার সুবিধা এ রেস্ট হাউজের মাধ্যমে পাওয়া যায়। অধিকন্তু বৈজ্ঞানিক গবেষণা, উদ্ভিদ ও প্রাণী সম্পর্কিত শিক্ষা কার্যক্রমে বিশ্রামাগারটি গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আদিবাসীদের জীবনধারা বিচিত্র। দোখলা পঁচিশমাইল রাস্তার শেষে জলছত্র এলাকায় আদিবাসীদের নিজস্ব তাঁতে বুনান বিভিন্ন ধরণের রেশম বস্ত্র শিল্পের বিক্রয় কেন্দ্র ‘‘কারিতাস’’। টাঙ্গাইল জেলা শহর থেকে ময়মনসিংহ যাবার পথে রসুলপুর মাজার নামক স্থানে গিয়ে বামপাশে মধুপুর জাতীয় উদ্যানের প্রধান ফটক। ফটকের পাশেই মধুপুর জাতীয় উদ্যান রেঞ্জ অফিস ও সহকারী বন সংরক্ষকের অফিস অবস্থিত। সেখানে গাড়ি থামিয়ে গেটে অনুমতি নিয়ে বনের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে হয়। তাছাড়া আরও একটু সামনে ২৫ মাইল নামক স্থানে গিয়ে ডানদিকে প্রায় ৯ কিঃ মিঃ পথ পাড়ি দিয়ে দোখলা রেঞ্জ অফিস এবং দোখলা রেস্ট হাউজ-এর অবস্থান। সেখানেও অনুমতি নিয়ে বনের অভ্যন্তরে ঢুকতে হয়। উদ্যানের ভীতরে দোখলা নামক স্থানে দোখলা রেস্ট হাউজ, চুনিয়া কটেজ, বকুল কটেজ নামে কয়েকটি কটেজ রয়েছে। কতৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে এখানে রাত্রিযাপন করতে পারেন। এখানে খাওয়া দাওয়া সহ সকল সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যাত্রিযাপনের জন্য একটি আদর্শ স্থান। সহকারী বন সংরক্ষক (উত্তর মধুপুর, মধ্য আফ্রিকা আফ্রিকার একটি অঞ্চল যার পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর, পূর্ব আফ্রিকার রিফট উপত্যকা, উত্তরে সহিল সমভূমি, এবং দক্ষিণে জাম্বেজি অববাহিকা। | region1description=সাবেক পর্তুগিজ উপনিবেশটি একটি গৃহযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল। এখন বেশিরভাগ অংশ নিরাপদ, কিন্তু পর্যটকদের উপস্থিত হওয়া আশ্চর্যজনকভাবে ধীর | region2description=লম্বাটে ত্রিভুজ আকৃতির দেশটি আফ্রিকার পশ্চিম ও মধ্য অঞ্চলকে সংযুক্ত করেছে। কখনো কখনো একে "আফ্রিকার অনুচিত্র" বলা হয়। এখানে বৃষ্টিসমৃদ্ধ বন, সমভূমির মরুভূমি, পাহাড় এবং উচ্চ মালভূমি রয়েছে। | region3name মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র]] | region3description=দক্ষিণে ঘন জঙ্গলে এবং সহিলীয় উত্তরে আধা শুকনো, খুব অস্থির এই দেশটি পর্যটকদের ভ্রমণের জন্য উত্তম নয় | region4name গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র]] | region4description=বিশাল, অবিশ্বাস্য প্রাকৃতিক সম্পদ এবং সৌন্দর্যযুক্ত, সাংস্কৃতিকভাবে বিভিন্ন, এবং অত্যন্ত অস্থির এবং বিপজ্জনক | region5description=সম্ভবত মহাদেশের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলির মধ্যে একটি, যেখানে বিপুল তেলের সম্পদ সরকার দ্বারা বাজেয়াপ্ত হয়, ভ্রমণে এটি একেবারে নিরাপদ জায়গা নয়, কিন্তু এখানে ভালো সমুদ্র সৈকত, সৈকতে থাকা বার আছে এবং স্থানীয়রা স্পেনীয় ভাষায় কথা বলে | region6description=তেল, খনিজ সম্পদ এবং উচ্চ জীব বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ | region7description=বিপুল বনসহ ছোট জনসংখ্যার দেশ, ইকো-পর্যটনের বেশ সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু দেশটি ১৯৯০-এর দশকের ভয়ানক যুদ্ধের ভয়াবহতা থেকে সম্পূর্ণরূপে চাঙ্গা হবার চেষ্টা করছে | region8description=গিনি উপসাগরের ছোট্ট দ্বীপসমূহ | region9description=বিশ্বের নবীনতম দেশ, জুলাই ২০১১ সালে প্রতিবেশী সুদানের থেকে বিচ্ছিন্ন হয় লুয়ান্ডা অ্যাঙ্গোলা]]র রাজধানী, যা গত এক দশকে একটি বিশাল নবজাগরণের মধ্য দিয়ে এসেছে মালাবো বিষুবীয় গিনি]]র রাজধানী। বায়োকো দ্বীপের উপকূলে অবস্থিত যদিও জলবায়ু উল্লেখযোগ্যভাবে গ্রীষ্মমন্ডলীয়, সারা বছর ধরে উষ্ণ থাকে, তবে উত্তর ও দক্ষিণের আরও শুষ্ক সাবর্ণ জলবায়ুসহ কঙ্গো অববাহিকায় মহাদেশের সর্বাধিক বৃষ্টিপাত হয়। প্রধান শহরগুলির বাইরে, মধ্য আফ্রিকার বেশিরভাগের অবকাঠামো ভালো নয়। সড়কের বাইরে এবং সাধারণ বিমানচালনা সাধারণত প্রয়োজন। এই অঞ্চলের প্রধান ভাষা নাইজার-কঙ্গো এবং নিলো-সাহারা ভাষা। ফরাসি এবং পর্তুগিজ সবচেয়ে সাধারণ সরকারি ভাষা, এবং প্রায়শই ব্যাপকভাবে বলা কথ্য ভাষা। ইংরেজি সবাই ভালোভাবে জানে না। বাংলা ভাষা একেবারে প্রচলিত নয়। মধ্যপ্রাচ্য হল এশিয়া ও আফ্রিকা]]র মধ্যবর্তী একটি অঞ্চল। মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাস আদিকাল থেকেই প্রসিদ্ধ ছিল এবং এর ইতিহাস থেকেই এটি সারা বিশ্বের এক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিনত হয়েছে। ইতিহাসের আদিকাল কাল থেকে এই অঞ্চল নানান কারণে বিখ্যাত ছিল। ধর্মীয় কারণে এই অঞ্চল যুগে যুগে বিখ্যাত ও শ্রদ্ধেয় হয়ে রয়েছে পৃথিবীর বুকে যেমন ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্ট ধর্ম, ইসলাম ইত্যাদি ধর্মের আবির্ভাব প্রচার ও প্রসার এই অঞ্চলে হয়েছে। সাধারণত মধ্যপ্রাচ্যে শুস্ক ও গরম জলবায়ু বিদ্যমান। এর চারপাশে প্রধান কিছু নদী রয়েছে যা সীমিত এলাকায় কৃষি ব্যবস্থায় সহায়তা করে। মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশ পারস্য উপসাগর তীরে অবস্থিত এবং প্রচুর অশোধিত পেট্রোলিয়াম জ্বালানী তেল সম্পদে ভরপুর। মধ্যপ্রাচ্য আধুনিক বিশ্বে অর্থনৈতিকভাবে, রাজনৈতিক, এবং সাংস্কৃতিক দিক থেকে এক গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে বা জনপদে পরিণত হয়েছে। | region1description=এই দ্বীপ রাষ্ট্র, উপসাগরীয় আমিরাতের সবচেয়ে ছোট, এই অঞ্চলে তার আরও রক্ষণশীল প্রতিবেশী থেকে আসা দর্শকদের পরিচিত। | region3description= ঐতিহাসিক স্থান, বিভিন্ন আকর্ষণ এবং বাস্তুতন্ত্রে পূর্ণ একটি দেশ যা মধ্য ও দক্ষিণ অংশের মরুভূমি থেকে উত্তরে কাস্পিয়ান সাগরের কাছে সুন্দর আর্দ্র বন পর্যন্ত বিস্তৃত। ইরান জাতিগতভাবে এবং সাংস্কৃতিকভাবেও বৈচিত্র্যময়, এবং হাখমানেশি সাম্রাজ্য এর প্রাণকেন্দ্র ছিল। | region4description=অবসর ভ্রমণের জন্য খুবই বিপজ্জনক, যদিও নির্ভীক ভ্রমণকারীরা ইরাকি কুর্দিস্তান এ যেতে পারেন। সভ্যতার আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত এই এলাকায় বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতা মেসোপটেমিয়া গড়ে উঠেছিল। ধ্বংসের পরেও রয়েছে সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক নিদর্শনসহ বিখ্যাত ব্যাবিলন হাত্রা আশুর শহর। | region5description= ইহুদি এবং খ্রিস্টান উভয় ধর্মের উৎপত্তিস্থান, মুসলমানদের জন্য অসংখ্য পবিত্র স্থান, এছাড়াও দ্রুজ এবং বাহাই সহ সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং প্রাগৈতিহাসিক তাৎপর্যের স্থান রয়েছে। মরুভূমি, উপকূল এবং শীতকালে তুষার আচ্ছাদিত চূড়া সহ বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দৃশ্য সম্বলিত একটি ছোট ভূমি, একটি প্রাণবন্ত রাত্রিজীবন। | region7description=সম্ভবত ইরাকের সংক্ষিপ্ত দখলদারিত্ব এবং ১৯৯০-১৯৯১ উপসাগরীয় যুদ্ধে ভূমিকার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে সর্বাধিক পরিচিত, কুয়েত একটি তেল সমৃদ্ধ আমিরাত যা শ্রমিক এবং ব্যবসায়ীদের জন্য একটি গন্তব্য, সাধারণত পর্যটকদের জন্য নয়। | region8description=এই ছোট্ট দেশটি সংস্কৃতি, ধর্ম, রাজনীতি এবং ভূখণ্ডে বৈচিত্র্যময়। বৈরুত বিশেষ করে একটি খুব উদার শহর হিসাবে বেশিরভাগ অংশের জন্য পরিচিত। যাইহোক, মাঝে মাঝে লেবাননের বিতর্কিত রাজনীতি প্রায়ই দেশে অস্থিতিশীলতার কারণ হয়। | region9description=একটি সালতানাত যা বেশিরভাগ ভ্রমণকারীদের জন্য নির্দিষ্ট পথ থেকে দূরে, এটিই একমাত্র দেশ যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ ইবাদি মুসলমান রয়েছে এবং এটি সুন্দর দৃশ্যে অত্যন্ত সমৃদ্ধ। | region10description পশ্চিম তীর ঐতিহাসিক শহর যেমন বেথলেহেম হেবরন এবং জেরিকো এর আবাসস্থল। গাজা ভূখণ্ড যদিও ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে, সেখানে প্রবেশাধিকার সীমিত করা হয়েছে, এবং বেশিরভাগ ভ্রমণকারীদের জন্য নয়। | region11description=এই আরব উপদ্বীপটি মাথাপিছু জিডিপি (পিপিপি) পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ। এটি সম্ভবত আল জাজিরা মিডিয়া কর্পোরেশনের বিশ্ব সদর দপ্তর হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত, যেটি তার সরকারের মালিকানাধীন, এবং দ্বিতীয়ত, এর রাজধানী দোহা এর আকর্ষণীয় আধুনিক স্কাইলাইনের জন্য। | region12description=এই তেল-সমৃদ্ধ মরুভূমির রাজ্য, বিশ্বের ইসলামিক আইনের কঠোরতম পক্ষে, মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে পবিত্র শহরের মক্কা এবং মদিনা দেশ। | region13description=এই ঐতিহাসিক দেশটি প্রাচীনকালে উর্বর ক্রিসেন্টের অংশ ছিল এবং সেই থেকে সমস্ত ঐতিহাসিক সময়ের ছাপ রয়েছে, কিন্তু একটি রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে যা শুধুমাত্র বিপুল সংখ্যক লোককে হত্যা করেনি এবং আরও বেশি বাস্তুচ্যুত করেছে এবং যুদ্ধকালীন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন লুটপাট এবং ধ্বংস হয়েছে। | region14description=একটি খুব বৈচিত্র্যময় দেশ যা আক্ষরিক অর্থে ইউরোপ এবং এশিয়ার সেতুবন্ধন করে, এতে রয়েছে ইস্তাম্বুল মহাজাগতিক মহানগর, অনেক ঐতিহাসিক স্থান এবং চমৎকার পর্বত, হ্রদ এবং উপকূলরেখা। তুরস্ক হল উসমানীয় সাম্রাজ্যের উত্তরসূরি দেশ, একটি বিশাল সাম্রাজ্য যা মধ্যপ্রাচ্যের অধিকাংশ এবং ইউরোপ ও উত্তর আফ্রিকার বৃহৎ অংশে কয়েক শতাব্দী ধরে আধিপত্য বিস্তার করেছিল। বর্তমানে, এটি একটি সমৃদ্ধ এবং আধুনিক জাতি, যেখানে বিশাল কুর্দি, সার্কাসিয়ান এবং আরব সংখ্যালঘু জাতিগত তুর্কি জনগোষ্ঠী রয়েছে। | region15description=তেল পরিবহন এবং বিদেশী শ্রমের একটি প্রধান কেন্দ্র যেখানে দুবাই আবুধাবি এবং শারজাহ এর মতো ব্যস্ত আধুনিক স্কাইলাইনের শহর রয়েছে। | region16description=ঐতিহ্যবাহী অট্টালিকা, উর্বর উচ্চভূমি এবং সুস্বাদু খাবারের জন্য বিখ্যাত এই সুন্দর দেশটি একটি নৃশংস গৃহযুদ্ধ এবং একটি অত্যন্ত ধ্বংসাত্মক আন্তর্জাতিক বোমা হামলার কবলে পড়েছে। * দুবাই সংযুক্ত আরব আমিরাত * আবুধাবি সংযুক্ত আরব আমিরাত ৩১৫০ খ্রিষ্টপূর্বে প্রথম ফারাও অধীনে উচ্চ ও নিম্ন মিশরের রাজনৈতিক একীকরণ সঙ্গে মিশরীয় সভ্যতা একসঙ্গে বেড়ে ওঠে। প্রায় পুরো মধ্য প্রাচ্যকে শাসন করতে আসা বেশ কিছু শক্তিশালী সাম্রাজ্য বিশেষ করে ১৩৬৫-১০৭৬ খ্রিষ্টপূর্বের অ্যাসিরিয়ান সাম্রাজ্য এবং ৯১১-৬০৫ খ্রিষ্টপূর্বের নব্য- অ্যাসিরিয়ান সাম্রাজ্য এর জন্য মেসোপোটেমিয়া ছিল বিচরণস্থান। খ্রিষ্টপূর্ব ৭ শতকের শুরুর দিকে এই এলাকা পারসিয়ান সাম্রাজ্যের ইরানিয়ান মিডিরা এবং পরবর্তি ইরানের রাজ্য সাম্রাজ্যের অধীনে থাকে। খ্রিষ্টপূর্ব ১ম শতকে বিস্তৃত রোমান সাম্রাজ্য পুরো পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল দখল করে যার মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের অনেকাংশই ছিল।বলকান থেকে ইউফ্রেটিস সাম্রাজ্য পর্যন্ত শাসন করেছিল এই পূর্ব রোমান সাম্রাজ্য যা এখন বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য নামে পরিচিত। এরা ক্রমবর্ধমানভাবে পরিচিতি পেয়েছিল এবং খ্রিষ্টধর্মের প্রতি অন্ধবিশ্বাসী ছিল। মধ্যপ্রাচ্যে অনেক জায়গাতে তাদের খ্রিষ্টধর্ম মতবাদ প্রতিষ্ঠার হুকুম এবং বিশ্বাসীদের মধ্যে ধর্মীয় ফাটল ধরায়।৩য় থেকে ৭ম খ্রিষ্টাব্দে পুরো মধ্য প্রাচ্য শাসন করেছে বাইজেন্টাইন ও পারস্যের সাসনীয়রা। ৭ম শতাব্দী থেকে মধ্যপ্রাচ্য এ ইসলামের নতুন শক্তি জেগে উঠে,। আরবদের শাসন হঠাৎ করেই ১১ শতকের মাঝামাঝি এসে সেলজুক রাজবংশের তুর্কিদের আগমনের সঙ্গে শেষ হয়। ১৩ শতকের শুরুর দিকে নতুন আক্রমনকারীর দল, মঙ্গল সাম্রাজ্যের সৈন্য দল মূলত তুর্কীয়রা এ অঞ্চলে আসে। ১৫ শতকের শুরুর দিকে পশ্চিম আনাতোলিয়ায় নতুন শক্তি জেগে উঠে,উসমানীয় সাম্রাজ্য ,ভাষাগত ভাবে তুর্কীয় এবং ধর্মীয় ভাবে মুসলিম, যারা ১৪৫৩ তে কনস্টান্টিনোপল খ্রিস্টান বাইজেন্টাইন রাজধানী দখল করে এবং নিজেদের সুলতান বানায়। ১৬ শতকের শুরুর দিকে মধ্যপ্রাচ্যের বিশাল অংশ উসমানীয় ও ইরানিয়ান সাফাভিদের জন্য যুদ্ধক্ষেত্রে পরিনত হয়। ১৭০০ তে উসমানীয়রা হাঙ্গেরি থেকে বিতারিত হয় এবং পশ্চিমের পক্ষে সীমান্তে ক্ষমতার ভারসাম্য নিশ্চিতভাবে অপসারিত হয়েছিল। ব্রিটিশরাও পার্সিয়ান উপসাগরে তাদের নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করেছিল এবং ফরাসীরা তাদের প্রভাব লেবানন এবং সিরিয়াতেও বাড়িয়েছিল। ১৯১২ তে ইতালিয়ানরা উসমানীয় ভুখন্ডের আনাতোলিয়ার উপকূলের কিছু দূরে লিবিয়া ও ডোডেকানিস দ্বীপ দখল করে। ১৯ শতকের শেষ ও ২০ শতকের শুরুর দিকে ইউরোপিয়ান শক্তির সাথে তাল মিলিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের শাসকরা তাদের রাজ্যকে আধুনিক করতে চেষ্টা করেছিলেন। ১৯০৮ এ পারস্যে এবং পরে সৌদি আরব,লিবিয়া আলজেরিয়াসহ অন্যান্য পারস্য উপসাগরের রাজ্যে তেল আবিষ্কারের পর মধ্যপ্রাচ্য ঘুরে দাড়ায়। পশ্চিমের তেলের উপর নির্ভরতা এবং ব্রিটিশদের প্রভাবের পতনের জন্য আমেরিকার এই অঞ্চলের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। ১৯২০,১৯৩০,১৯৪০ এ সিরিয়া ও মিশর স্বাধীনতার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছিল। ২য় বিশ্বযুদ্ধের (১৯৩৯-১৯৪৫) সময় ও পরে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কিছু অঞ্চল থেকে ব্রিটিশ,ফরাসী ও সোভিয়েতরা বিদায় নিয়েছিল।১৯৪৭ এ জাতিসংঘের ফিলিস্তিন ভাগের পরিকল্পনা আরব ও ইহুদিদের মধ্যে সংগ্রাম চরম মাত্রায় পৌঁছেছে। পরে স্নায়ুযুদ্ধের দুশ্চিন্তার মধ্যে,উত্তর আফ্রিকা ও পশ্চিম এশিয়ার আরবি ভাষী দেশগুলো একাত্মতা উত্থান হয়। ইউরোপিয়ান শক্তির সরাসরি নিয়ন্ত্রন দূর,ইসরাইলের প্রতিষ্ঠা এবং তৈল শিল্পে গুরুত্ব আধুনিক মধ্যপ্রাচ্য তৈরি করেছে। মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সব দেশগুলোতে, রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতা, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি অস্ত্র ও প্রতিপত্তি প্রকল্পে বাড়তি খরচ, এবং তেল রাজস্বের উপর অধিক নির্ভরতার জন্য বাজার অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিল। অঞ্চলের সফল অর্থনীতি ছিল কম জনসংখ্যার তেল সম্পদযুক্ত দেশ গুলোতে,যেমন কাতার,বাহরাইন, কুয়েত, এবং আরব আমিরাত। এশিয়ার অন্যান্য অঞ্চল সহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় গণপরিবহনের কাঠামো দুর্বল। স্থানীয়দের অধিকাংশই এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য বিমান বা গাড়ি ব্যবহার করে। যেখানে সুন্নি এবং শিয়া অঞ্চলগুলিকে ওভারল্যাপ করে এমন জায়গাগুলিতে কখনও কখনও আন্তঃসংযোগকারী পরিবহনের অভাব হয়। আপনি যদি বিশ্বের প্রাচীনতম সভ্যতায় আগ্রহী হন, তাহলে এই বিশ্বের অংশে যেতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যও আব্রাহামিক ধর্মের আবাসস্থল, এবং সেখানে পুরানো এবং নতুন উভয় উপাসনালয় রয়েছে এবং সেই সাথে পবিত্র বইয়ে উল্লেখ করা স্থান রয়েছে। বিশেষ করে উপসাগরীয় দেশগুলোতে, আপনি সম্পূর্ণ ভিন্ন কিছু দেখতে পারেন। বিশ্বের উচ্চতম কাঠামো, বুর্জ খলিফা সহ বিশ্বের সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক আধুনিক ভবনগুলির মধ্যে কয়েকটি এখানে পাওয়া যাবে, আরও আছে ঝকঝকে শপিংমল, কৃত্রিম দ্বীপ এবং বিশ্বের কিছু ব্যস্ততম বিমানবন্দর। মন্দারমণি বা মানন্ডিনী, মান্ডারবাণী) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি সমুদ্র সৈকত। সড়কপথে মন্দারমণি যেতে গেলে নিজস্ব গাড়িতে যাওয়া যায় অথবা ভাড়া গাড়ি বা বাসে যাওয়া যেতে পারে। কলকাতা থেকে দূরত্ব মোটামুটি ১৭৩ কিমি। কলকাতার গড়িয়া, ধর্মতলা, সল্ট‌লেক করুণাময়ী ইত্যাদি জায়গা থেকে সরকারি এবং বেসরকারি উভয় ধরণের বাসের পরিষেবা পাওয়া যায়। তবে কলকাতার বাস যেখান থেকেই ছাড়ুক সবই সাধারণত ধর্মতলা হয়ে কোনা এক্সপ্রেসওয়ে ধরে যায়। সাধারণ বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত উভয় ধরণের বাসই রয়েছে। ২০২৩ সালের হিসেব অনুযায়ী ভাড়া ১৪৫ টাকা থেকে শুরু করে ৭০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। অধিকাংশ বাসই মন্দারমণি যাবার পথে চাউলখোলা মোড়ে নামিয়ে দিয়ে দীঘা চলে যায়। একটি দুটি বাস মন্দারমণি বাসস্ট্যাণ্ড পর্যন্ত যায়। চাউলখোলা মোড় থেকে মন্দারমণির দূরত্ব মোটামুটি ১৬ থেকে ১৮ কিমি, হোটেল বা রিসর্ট কোথায় আছে তার ওপর নির্ভর করে। এই পথে টোটো এবং অটো দুটিই চলে। ভাড়া মাথাপিছু ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। পুরো বুক করে গেলে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা। পুরো বুক করলে হোটেল বা রিসর্ট পর্যন্ত পৌঁছে দেবে। নাহলে মন্দারমণির শুরুতে যে বিখ্যাত শীতলা মন্দির আছে সেখান পর্যন্ত নিয়ে যাবে। মন্দারমণিতে বিভিন্ন বাজেটের হোটেল এবং রিসর্ট রয়েছে, প্রতিদিনের ভাড়া ১,৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪,৫০০ বা ৫,০০০ টাকা অথবা তার বেশিও হতে পারে। সপ্তাহান্তে শুক্রবার থেকে রবিবার ভাড়া বেশি থাকে। অনেক রিসর্টের সঙ্গেই সুমিং পুল আছে। শীতলা মন্দির থেকে শুরু করে সোজা যে রাস্তা চলে গেছে তার বাঁদিকের হোটেলগুলি পড়ছে সমুদ্র সৈকতের ধারে। ডান দিকের হোটেলগুলি সৈকত থেকে একটু দূরে পড়বে। বাঁদিকের রিসর্টগুলি সৈকত লাগোয়া হওয়ায় সৈকতগুলি খানিকটা রিসর্টের নিজস্বই বলা চলে, অর্থাৎ খুব বেশি ভিড় থাকেনা। মন্দারমণি সৈকতে রয়েছে লাল কাঁকড়ার আবাস, বিশেষ কিছু জায়গা জুড়ে দেখতে পাওয়া যায়। স্থানীয় মানুষেরা বলে দিতে পারবেন। তবে তাদের দেখতে চাইলে কড়া সূর্যের আলোয় যেতে হবে, আলো পড়ে গেলে আর দেখা যায়না। মন্দারমণির প্রবেশ মুখে অর্থাৎ শীতলা মন্দিরের কাছে ছোট একটি বাজার আছে, যেখান থেকে কিছু স্মারক সংগ্রহ করতে পারেন। ঝিনুক বা শাঁখের সামগ্রী, মুক্তোর জিনিষ পাওয়া যায়। এছাড়া পাওয়া যায় মাদুর, যা অনেকেই কিনে নিয়ে যান। মন্দারমণির মুখে শীতলা মন্দির অঞ্চলে বেশ কিছু দোকানপাট এবং খাবার জায়গা রয়েছে, বেশ কিছু থাকার জায়গাও আছে। এখানে থাকলে খাবার অনেক বিকল্প পাওয়া যাবে, কিন্তু অনেকটা ভেতর দিকে চলে গেলে খাবার জন্য মূলত হোটেল বা রিসর্টের ওপরেই নির্ভর করতে হবে। খাবার খরচও একটু বেশির দিকেই। ময়নামতী বাংলাদেশের কুমিল্লায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক স্থান। এযাবৎ আবিষ্কৃত লালমাই অঞ্চলের প্রাচীনতম সভ্যতার নিদর্শন হল ময়নামতি প্রত্নস্থল। বর্তমানে ময়নামতি অঞ্চলে যে ধ্বংসস্তূপ দেখা যায় তা প্রকৃতপক্ষে একটি প্রাচীন নগরী ও বৌদ্ধ বিহারের অবশিষ্টাংশ। প্রত্নতাত্ত্বিকদের মতে ইহা জয়কর্মান্তবসাক নামক একটি প্রাচীন নগরীর ধ্বংসাবশেষ। ময়নামতী কুমিল্লা শহরের প্রায় ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে বাংলাদেশের পূর্ব সীমায় অবস্থিত। কুমিল্লার কান্দির পাড় থেকে সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। ভাড়া পড়বে ৩০-৩৫ টাকা। ময়নামতি প্রত্নস্থলের কিছু উল্লেখযোগ্য স্থাপনা হল : | নাম=ময়নামতী জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= সড়ক পথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহের দূরত্ব ১২১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ রেল স্টেশনের দূরত্ব ১২৩ কিলোমিটার। * মামুন পরিবহন: ☎ ০৩১-৭২১৬৯৬ (ময়মনসিংহ); * ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ২৫০ ৩৫০ এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৩৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৫০ টাকা; * শোভন চেয়ার ১৪০ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ১৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বার্থ ২৮০ টাকা; * এসি সীট ৩২২ টাকা এবং * এসি বার্থ ৪৮২ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ময়মনসিংহে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। * শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা; * ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী পার্ক; * বাংলাদেম পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট; * বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট। স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো মন্ডা ও দই। এছাড়াও স্থানীয় মাছ, আনারস এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে খাওয়া দাওয়ার জন্য বেশকিছু উন্নতমানের রেস্তোরাঁ রয়েছে - * সারিন্দা রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * ধানসিঁড়ি রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * সর গরম চড়পাড়া মোড়, ময়মনসিংহ; * খন্দকার রেস্তোরাঁ পুরাতন পুলিশ ক্লাব রোড, গাঙ্গিনারপাড়, ময়মনসিংহ; * স্পাইস ক্লাব সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * গ্রীণ পার্ক রেস্তোরাঁ দূর্গাবাড়ী রোড, ময়মনসিংহ; * প্রেসিডেন্সি কিচেন ছায়াবাণী সিনেমা হল সংলগ্ন, সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * ফিউশন ক্যাফে ও লঞ্জ সাহেব আলী রোড, ময়মনসিংহ; * মেনসা রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ময়মনসিংহে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কিছু উন্নতমানের কিছু রেস্ট হাইজ ও হোটেলও রয়েছে - * নজরুল ভিআইপি ডাকবাংলো ত্রিশাল, ময়মনসিংহ; * জিটিআই ডরমিটরী বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ ৮৮০১৭১৫-৬২৬ ৮৭২; * হোটেল মোস্তাফিজ ইন্টারন্যাশনাল গঙ্গাদাস গুহরোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৩৮৭০, ৬৩৮৭১; * হোটেল খাঁন ইন্টারন্যাশনাল মহারাজা রোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৫৯৯৫, মোবাইল ৮৮০১৭১৫-২৮১ ৬৭৮; * রিভার প্যালেস তালতলা ডোলাদিয়া, খাগডহর, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৬১৫০-১, মোবাইল ৮৮০১৭১০-৮৫৭ ০৫৪। * ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল: ☎ ০৯১-৬৬০৬৩, মোবাইল ৮৮০১৭৬৮-০২৭ ১১৫; সড়ক পথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহের দূরত্ব ১২১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ রেল স্টেশনের দূরত্ব ১২৩ কিলোমিটার। * ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৩৫০ ২৫০ এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৩৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৫০ টাকা; * শোভন চেয়ার ১৪০ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ১৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ২৮০ টাকা; * এসি সীট ৩২২ টাকা এবং * এসি বাথ ৪৮২ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ময়মনসিংহে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। | নাম=ময়মনসিংহ জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ময়মনসিংহ জেলার স্থানীয় স্থাপত্য, মূর্তি, লৌহ জিনিসপত্র, হস্তশিল্প, শিলালিপি ও বিভিন্ন বাণিজ্যিক দ্রব্যাদিসহ অনেক পুরাতন জিনিস-পত্র এখানে দেখতে পারবেন | নাম=শশী লজ অন্য=ময়মনসিংহ রাজবাড়ী ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৮৮ 01910610330 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=ময়মনসিংহ শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত মহারাজা শশীকান্ত আচার্যের বাড়ী, যা ময়মনসিংহের রাজবাড়ী নামেও সমধিক খ্যাত। শহরের কেন্দ্রস্থলে, ব্রহ্মপুত্র নদের অদূরে, এই রাজবাড়ী অবস্থিত। ১৯৫২ সাল থেকে শশী লজ ব্যবহৃত হচ্ছে মহিলা শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসাবে। | নাম=গৌরীপুর লজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=গৌরীপুর লজ উইকিউপাত্ত=Q97256471| শেষ_সম্পাদনা=2023-05-22 | বিবরণ=ময়মনসিংহ সদর উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। বাড়িটি কাঠ ও টিন জাতীয় পদার্থ দিয়ে তৈরি করা। | নাম=আলেকজান্ডার ক্যাসল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=আলেকজান্ডার ক্যাসল চিত্র=লোহার কুঠি.jpg উইকিউপাত্ত=Q13057138 | বিবরণ=ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত একটি ঊনবিংশ শতকীয় প্রাসাদ। ১৮৭৯ সালে ৪৫ হাজার টাকা ব্যয়ে এ জমিতে নির্মাণ করা হয় বাংলো আদলের সুরম্য বাগানবাড়ি লোহার কুঠি বা আলেকজান্দ্রার ক্যাসেল। ক্যাসেলের ভেতরে ছিলো শ্বেত পাথরের ফ্লোর। নির্মাণের পর নানা রাজকীয় আসবাবে ভবনটি সুসজ্জিত করা হয়েছিল। ভবন চত্বরের রয়েছে দীঘি ও বাগান। | নাম=আট-আনী জমিদার বাড়ি অন্য=মুক্তাগাছা জমিদারবাড়ি, মুক্তাগাছা রাজবাড়ি ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=মুক্তাগাছা উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন জমিদার বাড়ী। মুক্তাগাছার তদানীন্তন জমিদার ব্রিটিশ রাজন্য কর্তৃক প্রথমে রাজা এবং পরে মহারাজা উপাধি পেয়েছিলেন বিধায় জমিদারের বাসভবন রাজবাড়ী হিসেবে আখ্যায়িত হতো। | নাম=আঠারবাড়ী জমিদার বাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=আঠারবাড়ী জমিদার বাড়ি চিত্র=আঠারবাড়ী জমিদারবাড়ী.jpg উইকিউপাত্ত=Q61360241 | বিবরণ=ময়মনসিংহ জেলার অর্ন্তগত ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার একটি সমৃদ্ধ রাজবাড়ী। | নাম=তিন শিব মন্দির অন্য=ত্রি-শিবালয় ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=তিন শিব মন্দির চিত্র=তিন শিব মন্দির, মুক্তাগাছা.jpg উইকিউপাত্ত=Q110822351 | বিবরণ=মুক্তাগাছা উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক মন্দির। মন্দিরটি ২০০ বছরের অধিক পুরনো। মন্দিরটিতে পাশাপাশি তিনটি শিব মূর্তি রয়েছে বলে মন্দিরটিকে তিন শিব মন্দির নামকরণ করা হয়েছে | নাম=লাল কুঠি পাক দরবার শরিফ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=লাল কুঠি পাক দরবার শরিফ উইকিউপাত্ত=Q97133357 | বিবরণ=খাজা সাইফুদ্দিন নকশবন্দী মুজাদ্দিদীর (ইন্নতপুরী) কবরের উপরে নির্মিত একটি সূফী মাজার। এই মাজারটি ময়মনসিংহে মওলিদ শোভাযাত্রার জন্য পরিচিত। | নাম=রামগোপালপুর জমিদার বাড়ি অন্য=গৌরীপুর জমিদার বাড়ি ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বাড়িটিতে বর্তমানে দুটি প্রবেশদ্বার, কয়েকটি ধ্বংসপ্রাপ্ত দেয়াল ও মন্দির ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। একটি প্রবেশদ্বার প্রায় ধ্বংসের মুখে আরেকটি কোনোরকম টিকে আছে। আর দেয়ালগুলো অধিকাংশই ধ্বংস হয়ে গেছে এবং লতাপাতায় জরাজীর্ণ হয়ে রয়েছে। তবে এখনো জমিদার বাড়ির মন্দির বেশ ভালো অবস্থায় আছে। মন্দিরে এখনো পূজোর অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো মন্ডা ও দৈ। এছাড়াও স্থানীয় মাছ, আনারস এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে খাওয়া দাওয়ার জন্য বেশকিছু উন্নতমানের রেস্তোরাঁ রয়েছে - * সারিন্দা রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * ধানসিঁড়ি রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * সর গরম চড়পাড়া মোড়, ময়মনসিংহ; * খন্দকার রেস্তোরাঁ পুরাতন পুলিশ ক্লাব রোড, গাঙ্গিনারপাড়, ময়মনসিংহ; * স্পাইস ক্লাব সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * গ্রীণ পার্ক রেস্তোরাঁ দূর্গাবাড়ী রোড, ময়মনসিংহ; * প্রেসিডেন্সি কিচেন ছায়াবাণী সিনেমা হল সংলগ্ন, সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * ফিউশন ক্যাফে ও লাউঞ্জ সাহেব আলী রোড, ময়মনসিংহ; * মেনসা রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ময়মনসিংহে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কিছু উন্নতমানের কিছু রেস্ট হাইজ ও হোটেলও রয়েছে - * নজরুল ভিআইপি ডাকবাংলো ত্রিশাল, ময়মনসিংহ * জিটিআই ডরমিটরী বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ ৮৮০১৭১৫-৬২৬ ৮৭২ * হোটেল মোস্তাফিজ ইন্টারন্যাশনাল গঙ্গাদাস গুহরোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৩৮৭০, ৬৩৮৭১ * হোটেল খাঁন ইন্টারন্যাশনাল মহারাজা রোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৫৯৯৫, মোবাইল ৮৮০১৭১৫-২৮১ ৬৭৮ * রিভার প্যালেস তালতলা ডোলাদিয়া, খাগডহর, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৬১৫০-১, মোবাইল ৮৮০১৭১০-৮৫৭ ০৫৪ | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= সড়ক পথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহের দূরত্ব ১২১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ রেল স্টেশনের দূরত্ব ১২৩ কিলোমিটার। * ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৩৫০ ২৫০ এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৩৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৫০ টাকা; * শোভন চেয়ার ১৪০ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ১৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ২৮০ টাকা; * এসি সীট ৩২২ টাকা এবং * এসি বাথ ৪৮২ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি বিমানে আসা যায় না। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। শশী লজ, গৌরীপুর লজ, আলেকজান্ডার ক্যাসেল, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা, স্বাধীনতা স্তম্ভ, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন পার্ক, ময়মনসিংহ জাদুঘর, বোটানিক্যাল গার্ডেন, নজরুল স্মৃতি জাদুঘর, মুক্তাগাছা জমিদারবাড়ি, মহারাজ সূর্যকান্তের বাড়ি, গৌরীপুর রাজবাড়ি, বীরাঙ্গনা সখিনার মাজার,কেল্লা বোকাই নগর, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বিপিন পার্ক, ঐতিহাসিক সার্কিট হাউস ময়দান, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, কৃষি জাদুঘর, আঞ্জুমানে ঈদগাহ ময়দান, চীন-বাংলা দ্বিতীয় মৈত্রী সেতু, রেল ব্রিজ, আঠার বাড়ি জমিদার বাড়ি, বাংলাদেশ ব্যাংক, রামগোপালপুর জমিদারবাড়ি, ফুলবাড়িয়া অর্কিড বাগান, চীনা মাটির টিলা, আবদুল জববার স্মৃতি জাদুঘর, কুমিরের খামার, তেপান্তর ফিল্ম সিটি। হজরত শাহ জামালের (রহ মাজার, হজরত শাহ কামালের (রহ মাজার, পাঁচ গম্বুজবিশিষ্ট রসপাল জামে মসজিদ (উনবিংশ শতাব্দী নরপাড়া দুর্গ (ষোড়শ শতাব্দী গান্ধী আশ্রম, দয়াময়ী মন্দির, দেওয়ানগঞ্জের সুগার মিলস, লাউচাপড়া পিকনিক স্পট। উপজাতীয় কালচারাল একাডেমী, বিজয়পুর পাহাড়ে চিনামাটির নৈসর্গিক দৃশ্য, রানীখং মিশন, টংক শহীদ স্মৃতিসৌধ, রানীমাতা রাশমণি স্মৃতিসৌধ, কমলা রানী দীঘির ইতিহাস, নইদ্যা ঠাকুরের (নদের চাঁদ) লোক-কাহিনী, সাত শহীদের মাজার, হজরত শাহ সুলতান কমরউদ্দিন রুমির (রহ মাজার, রোয়াইলবাড়ি কেন্দুয়া। গড় জরিপার দুর্গ, দরবেশ জরিপ শাহের মাজার, বারদুয়ারী মসজিদ, হযরত শাহ কামালের মাজার, শের আলী গাজীর মাজার, কসবার মুগল মসজিদ, ঘাঘরা লস্কর বাড়ি মসজিদ, মাইসাহেবা মসজিদ, নয়আনী জমিদারের নাট মন্দির, আড়াই আনী জমিদার বাড়ি, পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি, গজনী অবকাশ কেন্দ্র। স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো মুক্তাগাছার মন্ডা, কালীবাড়ির পেড়া সন্দেশ ও দই। এছাড়াও স্থানীয় মাছ, আনারস এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ময়মনসিংহে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কিছু উন্নতমানের কিছু রেস্ট হাইজ ও হোটেলও রয়েছে - * নজরুল ভিআইপি ডাকবাংলো ত্রিশাল, ময়মনসিংহ; * জিটিআই ডরমিটরী বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ ৮৮০১৭১৫-৬২৬ ৮৭২; * হোটেল মোস্তাফিজ ইন্টারন্যাশনাল গঙ্গাদাস গুহরোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৩৮৭০, ৬৩৮৭১; * হোটেল খাঁন ইন্টারন্যাশনাল মহারাজা রোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৫৯৯৫, মোবাইল ৮৮০১৭১৫-২৮১ ৬৭৮; * রিভার প্যালেস তালতলা ডোলাদিয়া, খাগডহর, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৬১৫০-১, মোবাইল ৮৮০১৭১০-৮৫৭ ০৫৪। * মামুন পরিবহন: ☎ ০৩১-৭২১৬৯৬ (ময়মনসিংহ); * ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ২৫০ ৩৫০ এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৩৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৫০ টাকা; * শোভন চেয়ার ১৪০ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ১৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বার্থ ২৮০ টাকা; * এসি সীট ৩২২ টাকা এবং * এসি বার্থ ৪৮২ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ময়মনসিংহে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। * শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা; * ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী পার্ক; * বাংলাদেম পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট; * বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট। স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো মন্ডা ও দই। এছাড়াও স্থানীয় মাছ, আনারস এবং কাঁঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে খাওয়া দাওয়ার জন্য বেশকিছু উন্নতমানের রেস্তোরাঁ রয়েছে - * সারিন্দা রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * ধানসিঁড়ি রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * সর গরম চড়পাড়া মোড়, ময়মনসিংহ; * খন্দকার রেস্তোরাঁ পুরাতন পুলিশ ক্লাব রোড, গাঙ্গিনারপাড়, ময়মনসিংহ; * স্পাইস ক্লাব সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * গ্রীণ পার্ক রেস্তোরাঁ দূর্গাবাড়ী রোড, ময়মনসিংহ; * প্রেসিডেন্সি কিচেন ছায়াবাণী সিনেমা হল সংলগ্ন, সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * ফিউশন ক্যাফে ও লঞ্জ সাহেব আলী রোড, ময়মনসিংহ; * মেনসা রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ। ময়মনসিংহে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কিছু উন্নতমানের কিছু রেস্ট হাইজ ও হোটেলও রয়েছে - * নজরুল ভিআইপি ডাকবাংলো ত্রিশাল, ময়মনসিংহ; * জিটিআই ডরমিটরী বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ, ০১৭১৫-৬২৬ ৮৭২; * হোটেল মোস্তাফিজ ইন্টারন্যাশনাল গঙ্গাদাস গুহরোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৩৮৭০, ৬৩৮৭১; * হোটেল খাঁন ইন্টারন্যাশনাল মহারাজা রোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৫৯৯৫, মোবাইল: ০১৭১৫-২৮১ ৬৭৮; * রিভার প্যালেস তালতলা ঢোলাদিয়া, খাগডহর, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৬১৫০-১, মোবাইল: ০১৭১০-৮৫৭ ০৫৪; * সিলভার ক্যাসল তালতলা ঢোলাদিয়া, খাগডহর, ময়মনসিংহ, মোবাইল: ০১৭৪১-১৮৮ ০০৭। মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন পুরাকীর্তি। প্রসিদ্ধ এই নগরী ইতিহাসে পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর নামেও পরিচিত ছিল। ২০১৬ সালে এটি সার্কের সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে ঘোষণা হয়। মহাস্থানগড় যেতে হলে শুরুতেই আপনাকে যেতে হবে বগুড়া]]য়। ঢাকা থেকে বগুড়ার দূরত্ব প্রায় ২১৪ কিঃ মিঃ এবং বগুড়া থেকে মহাস্থানগড়ের দূরত্ব প্রায় ৯ কিঃ মিঃ। বগুড়া থেকে মহাস্থানগড়ে বাস বা সিএনজি অটোরিকশা যোগে যাওয়া যায়। বগুড়া চারমাথা ও হাড্ডি পট্টি থেকে সেখানে মহাস্থানগড় যাওয়ার বাস পাওয়া যায় এবং সিএনজি অটোরিকশা চারমাথা, দত্তবাড়ি ও মাটিডালি থেকে পাওয়া যায়। ঢাকা থেকে বগুড়া যাওয়ার জন্য গাবতলী আর মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে এসি-ননএসি বাস পাওয়া যায়। এর মধ্যে এসআর পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, শাহ ফতেহ আলী পরিবহন, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, এসআর ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। * শাহ ফতেহ আলী পরিবহন, ☎ ০১৭১১০২০৬২৬ বগুড়াতে একটি রেল স্টেশন আছে। রাজধানী থেকে রংপুর এক্সপ্রেস ও লালমনি এক্সপ্রেস নিয়মিত বগুড়া থেকে যাওয়া আসা করে। এখানে কোন বিমানবন্দর নেই। সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দর রাজশাহীতে অবস্থিত। রাজশাহী থেকে সড়কপথে বগুড়া আসতে প্রায় আড়াই ঘণ্টা সময় লাগে। রাজশাহী থেকে বগুড়া শহরের দূরত্ব প্রায় ১০৯ কি.মি.। মহাস্থানগড় বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রাচীন পর্যটন কেন্দ্র। এখানে বহু দর্শনীয় স্থান রয়েছে। ২০১৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে মহাস্থানগড়ে নানা অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। | নাম=মাজার শরীফ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বগুড়া থেকে ৭ কিলোমিটার উত্তরে এবং মহাস্থানগড় থেকে সামান্য উত্তরে গোবিন্দ ভিটার ঠিক বিপরীত দিকে অবস্থিত এই জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৭ সালে। প্রথম দিকে ৩ একর জায়গার উপর জাদুঘরের মূল অংশটি থাকলেও নানা সময়ে সম্প্রসারিত হয়ে বর্তমানে এর পরিধি দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০ একরে। মহাস্থান গড় খননের ফলে মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন ও অন্যান্য রাজবংশের হাজার বছরের পুরানো অসংখ্য স্মৃতিচিহ্ন সোনা, রুপা, লোহা, ব্রোঞ্জ, পাথর, কাঁসাসহ বিভিন্ন মূল্যবান ধাতব পদার্থ, পোড়ামাটির তৈরি মূর্তি, কালো পাথরের মূর্তি, বেলে পাথরের মূর্তি, মাটি দিয়ে তৈরি খোদাই করা ইট, স্বর্ণবস্তু, বিভিন্ন শিলালিপি, আত্মরক্ষার জন্য ধারালো অস্ত্র, নিত্যপ্রয়োজনীয় তৈজসপত্র ও নানা ধরনের প্রাচীন অলংকারসহ ইত্যাদি সামগ্রী পাওয়া গেছে যা গড়ের উত্তরে অবস্থিত জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। মহাস্থানগড় ছাড়াও আরও বিভিন্ন স্থানের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন এখানে সংরক্ষিত আছে। | নাম=খোদার পাথর ভিটা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=মানকালীর ঢিবি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=বৈরাগীর ভিটা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=মহাস্থানগড় এর উত্তর-পূর্ব কোনে রাজা পরশুরামের বাড়ি হতে প্রায় ২০০ গজ দূরে অবস্থিত। এই স্তূপটির আয়তন ৩০০*২৫০ ফুট। | নাম=স্কন্ধের ধাপ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এটি একটি মন্দিরের ধংসাবসেশ। মহাস্থানগড় থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে পাকা সড়কের প্রায় ৫০ মিটার পুবে একটি জলাশয়ের পাশে এই ধাপ অবস্থিত। খ্রিষ্টীয় সাত শতকে কলহন নামে পণ্ডিতের রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থে প্নডুনগরে একটি কার্তিকের মন্দির ছিল বলে জানা যায়। ধরনা করা হয় স্কন্দের ধাপের এই মন্দিরটি হল কার্তিকের মন্দির। উৎখনন করার কারণে ঢিবির অনেক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। | নাম=মঙ্গলকোট স্তুপ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=মহাস্থান গড় হতে ১ কি:মি: পশ্চিমে অবস্থিত। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=মহাস্থানগড় হতে দক্ষিণ পশ্চিম কোণে ২ কি:মি: দূরে অবস্থিত। | নাম=ট্যাংরা বৌদ্ধ স্তুপ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=প্রায় ৪৫ ফিট উচ্চতা বিশিষ্ট এই স্তুপ ট্যাংরা নামক স্থানে অবস্থিত। | নাম=বিহার ধাপ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=মহাস্থানগড় হতে ৬ কি:মি: উত্তর পশ্চিম অবস্থিত। | নাম=ভাসু বিহার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=মহাস্থানগড় হতে ৭ কি:মি: উত্তর পশ্চিমে এবং বৌদ্ধ বিহার হতে ২ কি:মি: উত্তরে অবস্থিত। | নাম=ভিমের জঙ্গল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=মহাস্থানগড় এর তিন দিক পরিবেশটিত এবং অসংখ্য কালোত্তীর্ণ ঐতিহাসিক স্থাপনা সমৃদ্ধ এই ভিমের জঙ্গল। | নাম=কালীদহ সাগর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=গড়ের পশ্চিম অংশে রয়েছে ঐতিহাসিক এবং পদ্মাদেবীর বাসভবন]]। কালীদহ সাগর সংলগ্ন ঐতিহাসিক গড় জড়িপা নামক একটি মাটির দুর্গ রয়েছে। প্রাচীন এই কালীদহ সাগরে প্রতিবছরের মার্চ মাসে হিন্দু ধর্মালম্বীদের রারুন্নী স্নান অনুষ্ঠিত হয়। স্নান শেষে পুণ্যার্থীগণ সাগরপাড়ে গঙ্গাপূজা ও সংকীর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। | নাম=শীলাদেবীর ঘাট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এই ঘাটের পশ্চিমে জিয়ৎ কুণ্ড নামে একটি বড় কুপ রয়েছে, যা বাংলাদেশের অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। কথিত আছে এই কুপের পানি পান করে পরশুরামের আহত সৈন্যরা সুস্থ হয়ে যেত। যদিও এর কোন ঐতিহাসিক ভিত্তি পাওয়া যায়নি। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=মহাস্থানগড় জাদুঘরের ঠিক সামনেই গোবিন্দ ভিটা অবস্থিত। গোবিন্দ ভিটা শব্দের অর্থ গোবিন্দ (হিন্দু দেবতা) তথা বিষ্ণুর আবাস। এ ভিটা একটি খননকৃত প্রত্নস্থল, ১৯২৮-২৯ সালে খনন করে গোবিন্দ ভিটায় দুর্গ প্রাসাদ এলাকার বাইরে উত্তর দিকে অবস্থিত। কিন্তু বৈষ্ণব ধর্মের কোনো নিদর্শন এ স্থানে পাওয়া যায়নি। তবুও প্রত্নস্থলটি স্থানীয়ভাবে গোবিন্দ ভিটা নামে পরিচিত। | নাম=পরশুরামের প্রাসাদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=পরশুরামের প্রাসাদ ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়ের সীমানা প্রাচীর বেষ্টনীর ভিতরে যেসব প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম। স্থানীয়ভাবে এটি তথাকথিত হিন্দু নৃপতি পশুরামের প্যালেস নামে পরিচিত। মহাস্থানগড়ের 'কটকটি' নামক চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি একধরণের মিষ্টি জাতীয় খাবার পাওয়া যায়, যা খুব বিখ্যাত। মহাস্থানগড়ের মাজারের সামনে বেশ কিছু দোকানে এটি পাওয়া যায়। বগুড়ায় রাত্রিযাপনের জন্য বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেল ও মোটেল রয়েছে। পর্যটন মোটেল, নাজ গার্ডেন, নর্থওয়ে মোটেল, সেফওয়ে মোটেল, মোটেল ক্যাসল এমএইচ, সেঞ্চুরি মোটেল, হোটেল সিস্তা, হোটেল আকবরিয়া, রেডচিলিস চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট এন্ড আবাসিক হোটেল উল্লেখযোগ্য। সাধারণ মানের হোটেলের মধ্যে হোটেল আল আমিন, হোটেল রয়াল প্যালেস, হোটেল সান ভিউ, হোটেল রাজমনি, হোটেল হানি ডে, হোটেল আজিজ উল্লেখ্য। কক্সবাজার থেকে গিয়ে দিনে ঘুরে চলে আসা সম্ভব। ফেরার সময় বিকালে ট্রলার পাবেন, তবে চট্টগ্রাম পর্যন্ত নয়। পেকুয়া, মগনামা ঘাট পার করে দিবে, সেখান থেকে বাসে করে চট্টগ্রাম আসতে পারেন। কেউ কক্সবাজার ভ্রমণে গেলে আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনায় মহেলখালী রাখতে পারেন। ঢাকা থেকে ট্রেনে কক্সবাজার ভ্রমণ করতে চাইলে কমলাপুর কিংবা বিমানবন্দর রেলস্টেশেন হতে সোনার বাংলা, সুবর্ন এক্সপ্রেস, তূর্ণা-নিশীথা, মহানগর প্রভাতী/গোধূলী, চট্রগ্রাম মেইলে করে চট্রগ্রাম রেল স্টেশন এ নেমে সেখান থেকে বাসে করে কক্সবাজার। এছাড়া বাংলাদেশ বিমান, নভো এয়ার,ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে কক্সবাজার বিমান পরিচালনা করে থাকে। কক্সজবাজার শহরের যেকোন জায়গা থেকে মহেশখালী যাবার জেটিতে (৬ নং ঘাট) চলে আসুন। তারপর লোকাল ট্রলার বা স্পীড বোটে ৭০-৮০ টাকা ভাড়ায় মহেশখালী আসবেন। চাইলে স্পিডবোট রিজার্ভ নিতে পারবেন। মহেশখালি এসে সবকিছু ঘুরে দেখতে এক বা দুজন হলে একটা রিক্সা (ভাড়া ১৫০-১৭০ টাকা) অথবা ৫-৭ জন হলে অটো/ইজিবাইক ভাড়া (৩০০-৩৫০ টাকা) করে নিবেন। তবে ভালো করে দরদাম করে নেবেন, নইলে ভোগান্তিতে পড়তে পারেন। বড় রাখাইন পাড়া বৌদ্ধ মন্দির এছাড়া মহেশখালীর আদিনাথ বাজার, জয়ের খাতা, হরিয়ার চরা, জেমঘাট, পাকুয়া, মাতার বাড়ি, পশ্চিমপাড়া প্রভৃতি জায়গাগুলোও চমৎকার। আদিনাথ মন্দির থেকে নেমে আসলেই জেলে পাড়া। জেলেদের জীবনযাপনের সাথে মেশার অপূর্ব সুযোগ রয়েছে। সমুদ্রের পাড়ে দেখা যায় বিচিত্র শামুক আর ঝিনুক। যে-কোন রেস্তোঁরায় কম দামে মজাদার রূপচাঁদা কিংবা কোরালের ন্যায় মজার মজার সামুদ্রিক মাছ খাবার ব্যবস্থা আছে। শুঁটকিও খাওয়া যায়। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে মাগুরা জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। * রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ * সুলতানী আমলে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা আঠারখাদা মঠবাড়ি সিদ্ধেশ্বরী মঠ * হজরত পীর মোকাররম আলী শাহ (র এর দরগাহ মাগুরার আবাসিক হোটেলের মধ্যে আছে হোটেল পদ্মা গার্ডেন, হোটেল মধুমতি, হোটেল আল সাদ, হোটেল আল মনসুর, হোটেল চৌরঙ্গী ইত্যাদি। রাজধানী ঢাকা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব ১৫০ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেলপথ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে মাগুরা আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে মাগুরা জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। মাগুরা জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। * রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ * সুলতানী আমলে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা আঠারখাদা মঠবাড়ি সিদ্ধেশ্বরী মঠ * হজরত পীর মোকাররম আলী শাহ (র এর দরগাহ মাগুরার আবাসিক হোটেলের মধ্যে আছে হোটেল পদ্মা গার্ডেন, হোটেল মধুমতি, হোটেল আল সাদ, হোটেল আল মনসুর, হোটেল চৌরঙ্গী ইত্যাদি। * ওসি, মাগুরা সদরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৭৯। * ওসি, মোহাম্মদপুরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৮২। মাথিনের কূপ বাংলাদেশের টেকনাফ শহরে অবস্থিত টেকনাফ পৌরসভার নিকটস্থ থানা চত্ত্বরে এর অবস্থান। এ স্থানটি চাকমা তরুণী মাথিন ও পুলিশ অফিসার ধীরাজ ভট্টাচার্যের প্রেম কাহিনির জন্য বিখ্যাত হয়ে আছে। আঠারো শতকের শেষদিকে টেকনাফে সুপেয় পানির খুবই অভাব ছিল। থানা প্রাঙ্গনে একটিমাত্র মিষ্ট পানির কূপ ছিল যা সমগ্র টেকনাফের একমাত্র। প্রতিদিনই রাখাইন তরুণীরা পাতকূয়ায় জল নিতে আসতেন। ধীরাজ ভট্টাচার্য কলকাতা থেকে এখানে বদলী হয়ে আসেন। অন্যান্য রাখাইন তরুণীর সাথে রাখাইন জমিদার কন্যা মাথিন জল নিতে আসতেন। এভাবে ধীরাজের সাথে মাথিনের প্রেমের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। দুজনে বিয়ে করারও সিন্ধান্ত নেন। কিন্তু হঠাৎ করে কলকাতা থেকে আসা চিঠিতে ধীরাজকে জানানো হয় যে বাবা গুরুতর অসুস্থ আছেন। ফলে, কলকাতায় ফিরে যাবার প্রস্তুতি নেন ধীরাজ। কিন্তু মাথিন এতে রাজি ছিলেন না। তাঁর ধারণা ছিল যে, পরদেশী বাবু চলে গেলে আর ফিরে আসবেন না। তাই মাথিনকে না জানিয়ে ধীরাজ কলকাতা চলে যান। মাথিন বেশ কষ্ট পান ও নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে দেন। কোনভাবেই তাঁকে বোঝানো যায়নি। একসময় মাথিন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। পরবর্তীকালে তাঁদের অমর প্রেমের আত্মত্যাগের নিদর্শন হিসেবে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন জায়গাটি সংরক্ষণ করে একটিকে মাথিনের কূপ হিসেবে নামকরণ করেন। ২০০৬ সালে ধীরাজ-মাথিনের মর্মান্তিক প্রেম কাহিনীর প্রায় ৮০ বছর পর টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খালেদ হোসেন, সাংবাদিক আব্দুল কুদ্দুস রানাকে সাথে নিয়ে এ কূপটির সংস্কার কার্যক্রম সমাপণ করেন। এরপর থেকে এটি দর্শনীয় স্থান হিসেবে সর্বত্র পরিচিতি পায়। ঢাকা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিমান কিংবা বাসে যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে কক্সবাজার যেতে এসি বাসের জন্য যোগাযোগ: গ্রীন লাইন (ফোন: ৯৩৩৯৬২৩, ৯৩৪২৫৮০ সোহাগ পরিবহন (৯৩৩১৬০০, ৭১০০৪২২ সিল্ক লাইন (৭১০২৪৬১, ৮১০৩৮২)। ভাড়া ৮৫০ থেকে ১২০০ টাকা। নন-এসি বাসের জন্য যোগাযোগ: এস. আলম (৯৩৩১৮৬৪, ৮৩১৫০৮৭)। সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সাথে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। মাদারিপুর জিরো পয়েন্ট থেকে রাজধানী ঢাকার দূরত্ব ৮৯ কিলোমিটার। এই শহরে কোন রেললাইন বা ট্রেন যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই। ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল হতে মাদারিপুর লঞ্চ টার্মিনালে নৌপথ নিয়মিত নৌ যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া এক ইউনিয়ন হতে অন্য ইউনিয়নে চলাচল বা অভ্যন্তরীন নৌ যাতায়াতের জন্য স্থানীয় নৌযান রয়েছে। *শাহ মাদার (রঃ) দরগাহ শরীফ, *চরমুগরিয়া ইকো পার্ক প্রাচীন বন্দর ও বানরের অভয়ারন্য), এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। মাদারিপুর জিরো পয়েন্ট থেকে রাজধানী ঢাকার দূরত্ব ৮৯ কিলোমিটার। এই শহরে কোন রেললাইন বা ট্রেন যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই। ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল হতে মাদারিপুর লঞ্চ টার্মিনালে নৌপথ নিয়মিত নৌ যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া এক ইউনিয়ন হতে অন্য ইউনিয়নে চলাচল বা অভ্যন্তরীন নৌ যাতায়াতের জন্য স্থানীয় নৌযান রয়েছে। *শাহ মাদার (রঃ) দরগাহ শরীফ, *সূফী আমীর শাহ (রঃ) এর মাজার শরীফ, *আলগী কাজি বাড়ি মসজিদ বাহাদুরপুর, *সেনাপতির দিঘি আমড়াতলা ও খাতিয়াল, *চরমুগরিয়া (প্রাচীন বন্দর ও বানরের অভয়ারন্য) মাদারীপুর শহরে রাত্রিযাপনের জন্য আন্তর্জাতিক মানের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এর মধ্যে হোটেল সার্বিক ইন্টারন্যাশনাল সবচেয়ে উন্নত মানের। এটি মাদারীপুর সরকারি কলেজের সামনে অবস্থিত। দু’টি পাতা একটি কুড়ির দেশ সিলেট। হযরত শাহজালাল (র এর পুণ্যভুমি এই সিলেট বিভাগের একটি জেলার নাম হচ্ছে মৌলভীবাজার। আর এই মৌলভীবাজারের একটি ঐতিহ্যবাহী উপজেলার হচ্ছে বড়লেখা। প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয্যে ভরপুর এই বড়লেখায় মাধবকুন্ডের অবস্থান। পাথারিয়া পাহাড়ের গাঁ বেয়েই মাধবকুন্ড জলপ্রপাতের সৃষ্টি। দৈর্ঘ্য প্রায় তিরাশি মিটার উচু পাথরের টিলার ওপর থেকে অবিরাম গতিতে ঝর্ণা আছড়ে পড়ছে নিচে। প্রায় ১৮০ ফুট উপর হতে অবিরাম গতিতে জলরাশি নিচে পতিত হওয়ার ফলে নিচে সৃষ্টি হয়েছে একটি কুন্ড। আর এই কুন্ডের প্রবাহমান বারিষার মতো স্রোতধারা শান্তির বারিধারার মতো মাধবছড়া দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মাধবকুন্ডের নাম নিয়ে নানা কথা প্রচলিত আছে। কেউ কেউ বলেন, শ্রীহট্রের রাজা গঙ্গাধ্বজ ওরফে গোধ্বর্ন পাথারিয়া পাহাড়ে একটি বিশ্রামাগার নির্মান করতে গেলে সেখানে মাটির নিচে ধ্যানমগ্ন অবস্থায় একজন সন্ন্যাসীকে দেখতে পান। তারপর তিনি উক্ত সন্ন্যাসীর পদ বন্দনা ও স্তুতি আরম্ভ করেন। সন্ন্যাসী নানা উপদেশসহ তাকে ঐকুন্ডে মধুকৃষস্না ত্রয়োদশী তিথিতে বিসর্জন দিতে নির্দেশ দেন। রাজা গঙ্গাধ্বজ সন্ন্যাসীর কথামতো তাকে ঐ কুন্ডে বিসর্জিত করা মাত্রই তিনবার মাধব মাধব মাধব দৈব্যবানী উচ্চারিত হয়। ধারণা করা হয় এই দৈব্যবানী থেকেই মাধবকুন্ড নামের উৎপত্তি। লেখার শুরুতে আমরা জেনেছি এটি সিলেট বিভাগের একটি ঝর্না। যদি আপনি শুধু মাত্র মাধবকুন্ড দেখতে আসেন (অন্য বিভাগ থেকে) এবং আপনার বাহন যদি বাস অথবা ট্রেন হয় তবে সিলেট আসার দরকার নাই। যদি বাসে আসেন তবে সরাসরি মৌলভীবাজার আসুন। আর যদি ট্রেনে আসেন তবে সিলেট না গিয়ে কুলাউড়া স্টেশনে নেমে পড়ুন। অবশ্য বিমানে আসলে আপনাকে সিলেট হয়ে আসতে হবে যেহেতু আর কোন বিমান বন্দর নাই। যদি আপনি বাসে আসেন তবে মৌলভীবাজার নেমে টমটম অথবা রিক্সা নিয়ে চাদনীগাট চলে যাবেন। ওখানে বড়লেখার বাস পাবেন। লোকাল এবং বিরতীহীন উভয়ই পাওয়া যায়। রিকোমেন্ড করি বিরতীহীনে আসতে। বিরতীহীনে মৌলভীবাজার থেকে কাঠালতলী পযর্ন্ত আসবেন। সময় লাগবে ২ ঘন্টার মতো। আর যদি সি. এন. জিতে করে আসতে চান তবে সরাসরী বড়লেখাগামী সি.এন.জি পাওয়া দুষ্কর। এক্ষেত্রে আপনাকে কুলাউড়াগামী সি.এন.জি উঠতে হবে। কুলাউড়ায় আসার পর আবারো বড়লেখাগামী সি.এন.জিতে করে কাঠালতলীতে এসে নামতে হবে। যদি আপনি সিলেটগামী ট্রেনে আসেন তবে কুলাউড়ার স্টেশনে নেমে পড়ুন। স্টেশনের পাশেই সি.এন.জি পাবেন বড়লেখাগামী। যেকোন সি.এন.জি করে চলে আসুন কাঠালতলী। কুলাউড়া থেকে কাঠালতলীতে সি.এন.জিতে যেতে সময় লাগবে ৪৫ মিনিট। আর যদি আপনি সিলেট হয়ে মাধবকুন্ডে আসতে চান তথা আপনার ট্যুর প্লান বড় থাকে তবে এই লেখাটি আপনার জন্য। সিলেট থেকে মাধবকুন্ড যাবার জন্য বাস এবং ট্রেন দুটি মাধ্যমই আপনি ব্যবহার করতে পারেন। বাস হলে সিলেট কদমতলীতে থেকে বড়লেখাগামী লোকাল এবং বিরতীহীন গাড়ি পাবেন। যদি বাসে আসতে চান তবে অবশ্যেই বিরতীহীন বাসে আসবেন। ভুলেও লোকাল বাসে চড়ার দরকার নাই। যদি বিরতীহীন বাস না পান তবে কদমতলী থেকে রিক্সা নিয়ে চলে যান নতুন ব্রিজের নিচে। ওখান থেকে বিয়ানীবাজারগামী সি.এন.জি পাবেন। তারপর বিয়ানীবাজার গিয়ে বড়লেখাগামী সি.এন.জিতে করে চলে যান বড়লেখা। বাস কিংবা সি.এন.জিতে করে বড়লেখায় আসার পর আপনাকে আবারো সি.এন.জিতে করে যেতে হবে কাঠালতলী। চাইলে আপনি বড়লেখা থেকেও সি.এন.জি রিজার্ভ করে মাধবকুন্ডে যেতে পারেন। এবার আসি ট্রেনের কথায়। সিলেট থেকে চাইলে আপনি ট্রেনে করেও যেতে পারেন বড়লেখা। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে কুলাউড়ায় নামতে হবে। কুলাউড়ায় নেমে বড়লেখাগামী সি.এন.জি করে চলে আসুন কাঠালতলী। আমাদের ফাইনাল যাত্রা হচ্চে কাঠালতলী টু মাধবকুন্ড। কাঠালতলী বাজারে নেমে অনেক অনেক সি.এন.জি পাবেন যারা বড়খলা বা স্থানীয় নাম খলাগাউ পযর্ন্ত যাবে। যদি আপনি ভেঙ্গে ভেঙ্গে খরচ কমিয়ে যেতে চান তবে তাতে করে যেতে পারেন। অন্যথায় আপনাকে রিজার্ভ করে নিতে হবে। মনে রাখবেন কাঠালতলী খেকে সরাসরি কোন গাড়ি মাধবকুন্ড যায়না যদি না আপনি রিজার্ভ করে নেন। তো বড়খলা বাজার থেকে আপনি যদি মাধবকুন্ড যাবার প্ল্যান করেন তবে আর গাড়ির দরকার নাই। রিক্সা নিয়েই পাহাড় এবং চা-বাগানের মাঝে হারিয়ে যান। উল্লেখ্য যে, রিক্সাটা রিজার্ভ করে নিতে হবে। রিক্সা যদি ছেড়ে দেন তবে ফেরত আসতে গাড়ি পাওয়াটা সময় সাপেক্ষ হয়ে যাবে। ট্রেন আপনার স্টেশন কুলাউড়া সি.এন.জিতে কাঠালতলী সি.এন.জিতে খলাগাউ রিক্সায় মাধবকুন্ড বাস আপনার এরিয়া মৌলভীবাজার বাসে কাঠালতলী সি.এন.জিতে খলাগাউ রিক্সায় মাধবকুন্ড বাস কদমতলী বড়লেখা সি.এন.জিতে কাঠালতলী সি.এন.জিতে খলাগাউ রিক্সায় মাধবকুন্ড ট্রেন সিলেট স্টেশন কুলাউড়া সি.এন.জিতে কাঠালতলী সি.এন.জিতে খলাগাউ রিক্সায় মাধবকুন্ড সি.এন.জি নতুন ব্রিজের নিচ থেকে -বিয়ানিবাজার বিয়ানিবাজার থেকে সি.এনজিতে বড়লেখা সি.এন.জিতে কাঠালতলী সি.এন.জিতে খলাগাউ রিক্সায় মাধবকুন্ড অনেকে মাধবকুন্ড যাবার জন্য ভুল টাইম সিলেক্ট করেন। শীতকাল যদিও ভ্রমনের জন্য আদর্শ সময় কিন্তু ঝর্না দেখার জন্য সেটা প্রযোজ্য নয়। পানি দেখতে পানির সিজন তথা বর্ষাকাল হচ্ছে উপযুক্ত সময়। সবুজ প্রকৃতির সাথে মিতালি করতে এবং ঝর্ণার কুয়াশায় সিক্ত হতে তাই বর্ষায় আসুন মাধবকুন্ড। ঝর্ণায় তখন প্রচুর পানি পাবেন। চেষ্টা করবেন দুপুরের দিকে যেতে। বিকাল হলে খুব তাড়াতাড়ি চারিদিক অন্ধকার হয়ে যায়। সত্যি কথা বলতে গেলে পুরো বড়লেখায় ভাল খাবারের রেস্তোরাঁ খুজে পাওয়া দুষ্কর। হতাশ হবার কারন নাই। যেহেতু আপনি ভ্রমনে যাচ্ছেন খাবার খেতে নয় সেহেতু যা আছে তা দিয়ে মুঠামুঠি চালিয়ে নিতে পারবেন।তবে মনে রাখবেন খাবারের দাম এবং মান কোনটাই কিন্তু সহনীয় নয়। ভাল হয় যদি আপনি খাবার সঙ্গে করে নিয়ে যেতে পারেন। চাইলে সিলেট কিংবা কুলাউড়া উভয় জায়গা থেকেও আপনি খাবার কিনে নিতে পারেন। [[পাহাড়, চা-বাগান, খাসিয়াপুজ্ঞি মাধবকুন্ড যাবার বোনাস হিসাবে আপনি বেশ কিছু জিনিস এমনিতেই দেখতে পারবেন। তার মধ্যে পাহাড়, চা-বাগান, খাসিয়াপুজ্ঞি অন্যতম। এসব জায়গায় আপনি অনায়াসে বেড়াতে পারবেন। তবে এই সব জায়গায় বেড়াতে গেলে আপনি ভাল তো জগৎ ভার এই নীতিটা আপনাকে মেনে চলতে হবে। যদি আপনি নিজ থেকে কোন সমস্যা তৈরী না করেন তবে কোন সমস্যাায় পতিত হবার চান্স নাই বললেই চলে। [[পরিকুন্ড যদি আপনি বর্ষাকালে মাধবকুন্ড যান তবে চেষ্টা করবেন অবশ্যই এবং অবশ্যই পরিকুন্ডটাও দেখে আসার। দুটো ঝর্ণার দুই রকম রুপ।মুগ্ধ হতে বাধ্য। পরিকুন্ড যাবার রাস্তা নিয়ে চিন্তিত হবার কোন কারন নাই। স্থানীয় যে কাউকে জিজ্ঞেস করলেই অনায়াসে যেতে পারবেন সেখানে। [[আগর-আতর সূদুর মধ্যপাচ্যের আগর-আতরের অন্যতম যোগানদাতা বাংলাদেশের আগর-আতরের রাজধানী খ্যাত বড়লেখার সুজানগর গ্রামটিও ঘুরে দেখতে পারেন যদি আপনার হাতে পযার্প্ত সময় থাকে। কাঠালতলী থেকে সুজানগর যেতে আপনাকে সি.এন.জি নিয়েই যেতে হবে। [[বেকির লেক প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয্যে ভরপুর বড়লেখার উপজেলার দক্ষিণ ভাগের বেকির লেকটিও হতে পারে আপনার ভ্রমনে পরবর্তী স্থান। সৌর্ন্দয্যের ক্ষেত্রে কোন ভাবেই এটা শ্রীমঙ্গলের মাধবপুর লেকের চাইতে কম নয়। যেতে চাইলে সি.এন.জি নিয়েই যেতে হবে সেখানে। সড়ক পথে ঢাকা হতে মাধবপুরের দূরত্ব ১২০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে মাধবপুরের দূরত্ব ৪৯ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে মাধবপুরের নয়াপাড়া রেল স্টেশনের দূরত্ব ১৮৩ কিলোমিটার। * এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ২০০ টাকা। আর, ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৩৭০ টাকা। জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে মাধবপুরে আসার জন্য সাধারণত সরাসরি বাস ও ম্যাক্সি সার্ভিস রয়েছে। এক্ষেত্রে ভাড়া হলো * বাসে ৪০ টাকা এবং * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে মাধবপুরের নয়াপাড়া আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫০ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৬৫ টাকা; * শোভন চেয়ার ১৯৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৬০ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৩৯০ টাকা; * এসি সীট ৪৪৯ টাকা এবং * এসি বাথ ৬৭৩ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: ০১৭১১৬৯১৬১২ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়ক বা রেলপথে মাধবপুর আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকায় বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবায় ঢাকা থেকে সিলেটে আসা যায়। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল: ০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র সিলেট, শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * সুরমা চা বাগান তেলিয়াপাড়া; * মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সৌধ তেলিয়াপাড়া; * শাহ সোলেমান ফতেহগাজী-এর মাজার শাহজীবাজার; * শাহজীবাজার তাপ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র শাহজীবাজার; * শাহজীবাজার রাবার বাগান শাহজীবাজার। মাধবপুরে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল রয়েছেঃ মাধবপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে উন্নতমানের প্রথমে কোলকাতা থেকে ট্রেনে বা বিমানে করে ভারতের রাজধানী দিল্লী যেতে হবে। দিল্লী হলো কেন্দ্র বিন্দু যেখান থেকে বিভিন্ন রুটের বাস ছাড়ে। মানালি যাওয়ার বাস দিল্লীর কাশ্মীরি গেট বাস টার্মিনাল থেকে ছাড়ে। কাশ্মীরি গেট বাস টার্মিনাল দিল্লীর সবচেয়ে বড় বাস টার্মিনাল। সকল রুটের বাস এখান থেকে ছাড়ে। মানালী যাওয়ার বাস দুই ধরনের হয়ে থাকে: সরকারি আর বেসরকারি পরিবহন। সরকারি পরিবহনের মধ্যে হিমাচল এক্সপ্রেস হাইওয়ে আর বেসরকারির মধ্যে হিমাচল এসি ভোলভো এই দুটোই মানালির দিকে যায়। এসি ভোলভো বিকেল সাড়ে পাঁচটায় কাশ্মীরি গেইট টার্মিনাল থেকে মানালির উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। প্রায় ১৪-১৫ ঘণ্টা লাগে সড়কপথে মানালি যেতে। এছাড়াও ভাড়ার গাড়ি করে মানালি যাওয়া যায়। তখন প্রকার ভেদে ১৭০০-১৮০০ ভারতীয় রুপি খরচ হতে পারে। যারা বাসে করে যাবেন তাঁদের ক্ষেত্রে বাস ভাড়া এরকম পড়বেঃ হিন্দিতে মানালিকে বলা হয় “ধারতি কা সওয়ার্গ” বা “পৃথিবীর স্বর্গ”। মানালিতে তেমন অনেক দর্শনীয় স্থান আছে যা একবার গেলে বার বার সেখানে ছুটে যেতে ইচ্ছে হবে। কিছু দর্শনীয় স্থানসমূহ হলো: সোলাং উপত্যকা এটি রোহতাং গিরিপথ যাওয়ার পথে পড়ে এবং এর দূরত্ব মানালি শহর থেকে ১৪ কি.মি. উত্তরপশ্চিম দিকে অবস্থিত। এখানে প্যারাসুটিং, প্যারাগ্লাইডিং, স্কেটিং ইত্যাদির ব্যবস্থা আছে। এখানে অনেক হোটেল মোটেল গড়ে উঠেছে। রাহালা জলপ্রপাত এটি রোহতাং গিরিপথ থেকে ফেরার পথে পড়বে। এটি মানালির চমৎকার একটি জলপ্রপাত। এখানে গেলে দেখা যায় কীভাবে পাহাড়ের গা বেয়ে কূলকুল শব্দ করে জলরাশি নেমে বিপাশা/ বিয়াস নদীতে গিয়ে মিশছে। ডেট গুলাবা এখান থেকে চমৎকার নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করা যায়। রেহালা জলপ্রপাত থেকে খানিকটা দূরে এর অবস্থান। বিপাশা/বিয়াস নদ শহরের একদম গাঁ ঘেষে কূলকুল রবে আঁকাবাঁকা ভাবে বয়ে চলা বিপাশা/বিয়াস নদী আসলেই প্রকৃতির এক অপরূপ বিস্ময়। নদীটির দৈর্ঘ্য ৪৭০ কি:মি: বা ২৯০ মাইল যা পাঞ্জাবের সুটলেজ নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। এই নদীর পানি ভীষণ ঠাণ্ডা আর এর স্রোত বেশ বিপজ্জনক। যারা নদীতে ভেলায় ভাসতেভালোবাসেন তাদের জন্য এখানে ভেলায় করে যাওয়ার ভালো ব্যবস্থা আছে। এখানে দেখার মত আরও আছে হাদিম্বা দেবীর মন্দির, গুম্ফা আশ্রম, মানালি ইকোপার্ক ইত্যাদি। এসব দর্শনীয় স্থানগুলোতে যেতে হলে গাড়ি ছাড়া কোন বিকল্প ব্যবস্থা নেই কারন গাড়ি ছাড়া আর কোন যানবাহন সেসব জায়গাগুলোতে যেতে পারে না। আর গাড়ি ভাড়া করতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র মানালি শহর থেকে ভাড়া করতে হবে। বড় বড় পাহাড়ের মাঝখানে গড়ে উঠেছে ছোট শহর মানালি। এখানের মল রোড সুবিখ্যাত। মল রোডে অনেক হোটেল-মোটেল গড়ে উঠেছে। প্রকারভেদে হোটেলের ভাড়া ১৫০০-১৮০০ ভারতীয় রুপী হতে পারে। হোটেলগুলোতে গরমের ব্যবস্থা আছে। কেনাকাটার জন্য মল রোডে অনেক বিপণীবিতান আছে যেগুলো হোটেল থেকে একদম হেঁটে যাওয়া যায়। মানালিতে অনেক ভালো মানের খাবারের হোটেল আছে। যেমন: গুজরাটি, মাদ্রাজি, পাঞ্জাবি, বাঙালি ইত্যাদি। বাঙালি খাবার হোটেলের মধ্য আছে হোটের আদার্শা, নিউ আশাপুরি ভোজনালয়, আশাপুরি বাংলা রেস্তোরাঁ ইত্যাদি যেগুলো মল রোডে অবস্থিত। বাঙালি হোটেলের মধ্যে শান্তিনিকেতন হোটেল বেশ প্রসিদ্ধ। মানালি হলো হিমাচল প্রদেশের একটি জেলা শহর আর শিমলা হলো তার রাজধানী। সময় হাতে রেখে শিমলায় ঘুরতে পারেন। মানালি থেকে কুলিতে যেতে পারেন, মানালি থেকে কুলু গেলে কমপক্ষে ৩-৪ ঘণ্টা সময় লাগবে। ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জে সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জে যে সব বাস চলাচল করে তার মধ্যে উ্ল্লেখযোগ্য হল: মানিকগঞ্জ এক্সপ্রেস, পাটুরিয়া এক্সপ্রেস, বিলাসী পরিবহন, আনন্দ পরিবহন, সোহাগ পরিবহন। তাছাড়া খুলনা,ফরিদপুর রুটে যে সব বাস চলাচল করে তার অধিকাংশই মানিকগঞ্জের যাত্রী নিয়ে থাকে। ১. মানিকগঞ্জ জেলার আরিচা ঘাট এই এলাকার অন্যতম দর্শনীয় স্থান। যমুনা সেতু]]র আগে এই ঘাট দিয়েই যানবাহন পারাপার করা হতো। বেউথা ঘাট কালিগঙ্গা নদীর তীর। ২ বালিয়াতি প্রাসাদ বালিয়াটি প্রাসাদ সাটুরিয়াঃ মানিকগঞ্জ জেলার পুরাকীর্তির ইতিহাসে বালিয়াটির জমিদারদের অবদান উল্লেখ যোগ্য। বালিয়াটির জমিদারেরা উনিশ শতকের প্রথমার্ধ থেকে আরম্ভ করে বিশ শতকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত প্রায় শতাধিক বছর বহুকীর্তি রেখে গেছেন যা জেলার পুরাকীর্তিকে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছে। ৩ তেওতা জমিদার বাড়ি শিবালয়ঃ মানিকগঞ্জ উপজেলাধীন শিবালয় উপজেলার তেওতা জমিদার বাড়িটি বাবু হেমশংকর রায় চৌধুরী, বাবু জয় শঙ্কর রায় চৌধুরী পিং দুই সহোদর ভ্রাতার নিজ বসতবাড়ী ছিল। তেওতা অবস্থান করে তারা জমিদারি পরিচালনা করতেন। ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জে সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জে যে সব বাস চলাচল করে তার মধ্যে উ্ল্লেখযোগ্য হল: মানিকগঞ্জ এক্সপ্রেস, পাটুরিয়া এক্সপ্রেস, বিলাসী পরিবহন, আনন্দ পরিবহন, সোহাগ পরিবহন। তাছাড়া খুলনা,ফরিদপুর রুটে যে সব বাস চলাচল করে তার অধিকাংশই মানিকগঞ্জের যাত্রী নিয়ে থাকে। ১. মানিকগঞ্জ জেলার আরিচা ঘাট এই এলাকার অন্যতম দর্শনীয় স্থান। যমুনা সেতু]]র আগে এই ঘাট দিয়েই যানবাহন পারাপার করা হতো। বেউথা ঘাট কালিগঙ্গা নদীর তীর। ২ বালিয়াতি প্রাসাদ বালিয়াটি প্রাসাদ সাটুরিয়াঃ মানিকগঞ্জ জেলার পুরাকীর্তির ইতিহাসে বালিয়াটির জমিদারদের অবদান উল্লেখ যোগ্য। বালিয়াটির জমিদারেরা উনিশ শতকের প্রথমার্ধ থেকে আরম্ভ করে বিশ শতকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত প্রায় শতাধিক বছর বহুকীর্তি রেখে গেছেন যা জেলার পুরাকীর্তিকে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছে। ৩ তেওতা জমিদার বাড়ি শিবালয়ঃ মানিকগঞ্জ উপজেলাধীন শিবালয় উপজেলার তেওতা জমিদার বাড়িটি বাবু হেমশংকর রায় চৌধুরী, বাবু জয় শঙ্কর রায় চৌধুরী পিং দুই সহোদর ভ্রাতার নিজ বসতবাড়ী ছিল। তেওতা অবস্থান করে তারা জমিদারি পরিচালনা করতেন। সাতক্ষীরার বাস ধরে সাতক্ষীরা/শ্যামনগর যেতে হবে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরার দূরত্ব ৩৪৩ কিলোমিটার। সাতক্ষীরা সদর থেকে বুড়িগোয়ালীনি ৭০ কিলোমিটার। সহজে মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতে যাওয়া যাবে বুড়িগোয়ালিনীর নীলডুমুরস্থ নৌঘাট থেকে। ইঞ্জিন চালিত নৌকা, স্টিমার বোটে করে শীত মৌসুমে (অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত) সময়ে মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতে যাওয়া যাবে। স্টিমার বা ইঞ্জিন চালিত নৌকা করে পৌঁছাতে সময় লাগবে ৬/৭ ঘণ্টা। স্পিড বোট যোগে বুড়িগোয়ালিনীর নীলডুমুর থেকে মান্দারবাড়িয়া পৌঁছাতে সময় লাগবে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা। | সোহাগ পরিবহন ৫৫০ টাকা | সাতক্ষীরা এক্সপ্রেস ৫০০ টাকা | এস পি গোল্ডেন লাইন ৫০০ টাকা | হানিফ এন্টারপ্রাইজ ৫০০ টাকা | শুভ বসুন্ধরা পরিবহন ৫০০ টাকা | এ কে ট্রাভেলস ৫০০ টাকা | আর এম ট্রাভেলস ৫০০ টাকা | কিং ফিশার ট্রাভেলস ৫০০ টাকা | কে লাইন ৫০০ টাকা | গ্রীন লাইন ৫০০ টাকা | ঈগল পরিবহন ৫০০ টাকা | মামুন এন্টারপ্রাইজ ৫০০ টাকা | সৌদিয়া পরিবহন ৫০০ টাকা | এস পি গোল্ডেন লাইন ১২০০ টাকা | এ কে ট্রাভেলস ১২০০ টাকা | সোহাগ পরিবহন ১৩০০ টাকা | দেশ ট্রাভেলস ১৩০০ টাকা সাতক্ষীরার বুড়িগোয়ালিনীর নীলডুমুর নৌঘাট থেকে মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতের দূরত্ব আনুমানিক ৭৫ কিলোমিটার। এই ৭৫/৮০ কিলোমিটার পথের পুরাটাই সুন্দরবনের বুক চিরে যাওয়া বিভিন্ন নদীর মাঝ দিয়ে যেতে হবে এবং নদীর জলরাশির গর্জন নেশা ধরিয়ে দেবার জন্যে যথেষ্ট। প্রায় ৮ কিলোমিটার লম্বা মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত ছবির মত সুন্দর, অসম্ভব ভালোলাগার আচ্ছন্নতায় মুগ্ধ করে দিবে। কক্সবাজার, টেকনাফ, উখিয়া, ইনানী, সেন্টমার্টিন সহ বঙ্গপোসাগরের যেকোন সৈকত থেকে মান্দারবাড়িয়া দিবে ভিন্ন স্বাদ দেখেছেন। সুন্দরবন এখানে সমুদ্রের সাথে মিশে গড়ে তুলেছে এক অনন্য বৈচিত্র্যময় সৌন্দর্য্য লীলাভূমি এবং এই কারনেই মান্দারবাড়িয়া অন্য সৈকতগুলো থেকে একেবারেই আলাদা, অপূর্ব সৌন্দর্য ঘেরা এক জায়গা। পিছনে বাঘের ভয় আর সামনে অসম্ভব ভালোলাগার হাতছানি দেয়া সমুদ্র, বিস্তীর্ণ সৈকত, সবুজ রহস্যে ঘেরা বন। পর্যটকেরা এখানে নির্জন সৈকতে নিজেকে নষ্টালজিয়ার জালে জড়িয়ে খুঁজে পাবেন ভিন্ন এক অনুভূতি। সৈকতের বুকে হরিণ আর বাঘের পায়ের ছাপ সে সম্মোহনকে আরও বাড়িয়ে দেবে কয়েকগুন। থাকার জন্যে সাতক্ষীরা অথবা শ্যামনগরের কোন আবাসিক হোটেল বেছে নিতে পারেন। | টাইগার পয়েন্ট গেষ্ট হাউজ, মন্সিগঞ্জ সুশীলন রেষ্ট হাউজ সুশীলন ০১৯১২৮৪৮৮৪০, | বরসা রিসোর্ট এ, কে, এম, আনিছুর রহমান ০১৭১৫২৫১৯৬৩ | গোপালপুর পিকনিক কর্নার জনাব শেখ মোকসেদ আলী ০১৭৫৪৬৫০৯৩২ | সুন্দরবন হোটেল জনাব ডাঃ শাহাজান ০১৭১০১২৬৬২৪ | হোটেল সৌদিয়া জনাব শহিদুল ইসলাম ০১৭১১৪৫০০৩০ | হোটেল জিকে আই মোঃ আবু মুছা সরদার ০১৯১৬৬৬৯৮২১ | হোটেল সি ল্যাণ্ড আবাসিক মোঃ খায়রুজ্জামান ০১৭১১৪৪৬০৫১, ০৪৭২৬-৪৪০০২ | হোটেল সীমান্ত মোঃ মুজিবর রহমান ০১৮১৬২৭৫৭৬২ | হোটেল সম্রাট প্লাজা মোঃ বশির আহমেদ ০১৭৬৮৯৬৪৯৭১ | সংগ্রাম আবাসিক হোটেল মোঃ বশির আহমেদ ০১৭১২৯২৯৪৯৫, ০৪৭১-৬৩৫৫১ | হোটেল মোজাফফার গার্ডেন এণ্ড রিসোর্ট কে এম খায়রুল মোজাফফার (মন্টু ০১৭১৯৭৬৯০০৯ | হোটেল হাসান মোঃ আব্দুল বারি ০১৭৪০৬৫০৫০২ | হোটেল আল-কাশেম ইন্টারন্যাশনাল মোঃ তাহমিদ সাহেদ চয়ন ০৪৭১-৬৪৪২২, ০১১৯০৯৪৯৮০২ | পাতাল হোটেল জি,এম আব্দুর রহমান ০১৮২৩৬৪৭৪৬২ | সাতক্ষীরা আবাসিক হোটেল মোঃ আব্দুল গফুর গাজী ০১৭১৮৪০৫০১৩ | হোটেল টাইগার প্লাস মীর তাজুল ইসলাম ০১৭৭৪৯৯৯০০০,০৪৭১-৬৪৭৮৪ | পদ্মা আবাসিক হোটেল মোঃ বেল্লাল হোসেন ০১৯১৬১১৯৩৭৪ এছাড়া রয়েছে জেলা পরিষদের ডাকবাংলো | জেলা পরিষদ ডাকবাংলো শ্যামনগর বাসষ্ট্যান্ড বাজার, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা। | জেলা পরিষদ ডাকবাংলো বুড়িগোয়ালিনী (নীলডুমুর শ্যামনগর, সাতক্ষীরা। স্বাধীনতা কমপ্লেক্স বাংলাদেশের চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালের পাশে অবস্থিত একটি থিম পার্ক। এখানে বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যের দর্শনীয় স্থাপনাগুলো ছাড়াও রয়েছে সুউচ্চ রিভলভিং রেস্তোরাঁ বা ঘূর্ণায়মান হোটেল ও নানা ধরনের এমিউজমেন্ট রাইড। নতুন প্রজন্মের কাছে সংক্ষেপে সমগ্র বাংলাদেশকে পরিচিত করে তোলার জন্য এর গুরুত্ব অসাধারণ। স্বাধীনতা কমপ্লেক্স চট্টগ্রাম শহরের চাঁদগাও থানার বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালের বিপরীতে বাংলাদেশ বেতারের বিশাল খালি জায়গা নিয়ে কমপ্লেক্সটি তৈরী করা হয়েছে। ২০০৬ সালে ‘শহীদ জিয়া স্মৃতি কমপ্লেক্স’ নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হলেও পরবর্তীতে বর্তমান নামে নামকরণ করা হয়। তবে এটি মিনি বাংলাদেশ নামেও অধিক পরিচিত। কালুরঘাট স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র সংলগ্ন বিশাল জায়গাজুড়ে প্রায় শত কোটি টাকা ব্যয়ে স্বাধীনতা কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়। বাংলাদেশের সকল জেলার সাথে চট্টগ্রামের যোগাযোগ রয়েছে। চট্টগ্রাম শহরে এসে এ কে খান/অলঙ্কার অথবা জিইসির মোড় নামক যেকোনো স্থানে নামতে হবে এবং সেখান থেকে সি এন জি বা শহর এলাকার বাস যোগে স্বাধীনতা কমপ্লেক্সে যাওয়া যাবে। সপ্তাহের সাত দিনই এ পার্ক খোলা থাকে। বেলা ১১টা থেকে রাত্রি ৯টা পর্যন্ত দিনব্যাপী নানাবয়সী দর্শনার্থীদের ভীড়ে মুখরিত থাকে। প্রবেশ মূল্য ১৫০ টাকা। জাতীয় সংসদ ভবনের রেপ্লিকা, ঘূর্ণায়মান টাওয়ার রেস্তোঁরা, সেন্ট নিকোলাস চার্চের রেপ্লিকা, বড় কুঠির রেপ্লিকা, কার্জন হলের রেপ্লিকা, লালবাগের কেল্লার রেপ্লিকা, জাতীয় শহীদ মিনারের রেপ্লিকা, পাহাড়পুরের রেপ্লিকা, সোনা মসজিদের রেপ্লিকা, কান্তজীর মন্দিরের রেপ্লিকা, আহসান মঞ্জিলের রেপ্লিকা, সুপ্রিম কোর্টের রেপ্লিকা, জাতীয় স্মৃতিসৌধের রেপ্লিকা মিশর সবচেয়ে বেশি পরিচিত প্রাচীন মিশরীয় নগরায়ন, মিশরীয় শিল্পকলা, হায়ারোগ্লিফ এবং আরও বেশি পরিচিত এর পিরামিডসমূহের জন্য। এই দেশটি ইসলাম ও খ্রিষ্টান ধর্মের বিভিন্ন মধ্যযুগীয় ঐতিয্যের জন্যও পরিচিত। বরাবরই মিশর ভ্রমণকারীদের জন্য একটি অকর্ষণীয় স্থান। মিশর পিরামিডের জন্যই ভ্রমণকারীদের নিকট বেশি জন্যপ্রিয়। এই দেশটি আরবি-ভাষাভাষী দেশগুলোর মধ্যে বৃহত্তম এবং আফ্রিকার শক্তিশালী অর্থনৈতিক দেশগুলোর মধ্য অন্যতম। মিশরের পূর্ব এবং পশ্চিমের মরুভূমিতে হওয়া নীল নদের বন্যা একে পৃথিবীর অন্যতম একটি নগরায়নের দিকে এগিয়ে দেয়। ৩২০০ খৃষ্টপূর্বে একদল শাসক মিশরে দীর্ঘদিন পর্যন্ত রাজত্ব করে। সর্বশেষ রাজত্বের পতন হয় ৩৪১ খ্রিষ্টপূর্বে এবং তাদের পরিবর্তে আসে গ্রিক এবং রোমানরা। সপ্তম শতাব্দীতে আরবরা মিশরে ইসলাম ধর্ম ও আরবি ভাষার প্রসার ঘটায় এবং পরবর্তী ছয় শতাব্দী ব্যাপী শাসন করে। ১২৫০ সালের দিকে স্থানীয় মিলিটারিরা দেশটির নিয়ন্ত্রন নেয় এবং ১৫১৭ পর্যন্ত তা চলে। ১৮৬৯ সালে সুইজ খাল তৈরি হলে মিশর বিশ্বের অন্যতম বাণিজ্য নগরিতে পরিণত হয় এবং একই সাথে হুমকির সম্মুখিন হয়। নিজেদের বিনিয়গ রক্ষার জন্য ১৮৮২ সালে বৃটেন এটি নিয়ন্ত্রণ করে। ১৯২২ সালে মিশর যুক্তরাজ্যের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হয় এবং স্বাধীনতা অর্জন করে। ১৯৭০-এর দশকে মিশরীয়রা নীলনদকে ব্যবহার করে কৃষিকাজ শুরু করে। দ্রুতগতিতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি, নির্দিষ্ট পরিমাণ জমি এবং নীলনদের উপরে নীর্ভরশীলতা মিশরে সমাজ তৈরি বাধ্যতামূলক করে। মিশরের সরকার ও প্রশাসন যোগাযোগ খাতসহ বিভিন্ন খাতে পর্যাপ্ত বিনিয়গের মাধ্যমে ও অনেক কষ্ট করে মিশরের অর্থনীতিকে একুশ শতকের যোগ্য করে তোলে। নিম্নোক্ত দিনসমূহে মিশরের ব্যাংক, দোকান ইত্যাদি বন্ধ থাকে: * ২৫ জানুয়ারি- মিশরীয় বিপ্লব দিবস * ২৫ এপ্রিল- সিনাই মুক্তি দিবস * ১ মে- শ্রমিক দিবস * ২৩ জুলাই- জুলাই বিপ্লব দিবস * ৬ অক্টবর- সশস্ত্র বাহিনী দিবস * ১ শাওয়াল (হিজরী ১০ম মাস ঈদুল ফিতর * ১০ যিলহজ (হিজরী ১২তম মাস ঈদুল আজহা * রমযান (হিজরী ৯ম মাস) মাসব্যাপী শ্রমিকরা অল্পসময় কাজ করে। মিশরের সব স্থানেই বোতলের পানি পাওয়া যায়। স্থানীয় ব্রান্ডের পাশাপাশি বিদেশি ব্রান্ডের বোতলের পানিও পাওয়া যায় যদিও তা কম পাওয়া যায় এবং দাম কিছুটা বেশি। এটা কোনো ব্যাপার নয় যে আপনি কোন স্থান থেকে পানি কিনেছেন, সেটি নেওয়ার পূর্বে দেখে নিন যে বোতলের মুখ প্লাস্টিকের সীল দিয়ে বন্ধ করা রয়েছে। কারণ খালি বোতল সংগ্রহ করে ট্যাপের পানি দ্বারা তা ভর্তি করা খুবই সাধারণ ব্যাপার এবং যা আপনাকে অসুস্থ করতে পারে। যদিও সব ব্রান্ডের পানির বোতলই প্লাস্টিকের সীল দিয়ে বন্ধ করা হয় না কিন্তু বেশীরভাগ ভালো ব্রান্ডই এই কাজটি করে। মিশরে রাত্রিযাপন করার জন্য সাধারণ হোস্টেল থেকে পাঁচ-তারা হোটেল সবই রয়েছে। দেশটির ভালো হোটেলগুলোর অধিকাংশই কাইরো শের্ম এল শেখ লুক্সর ইত্যাদি শহরে অবস্থিত। রাত্রিযাপনের জন্য হোটেলগুলোর অধিকাংশই অনলাইনে ভাড়া করা সম্ভব। এছাড়াও স্থানীয় কোনো লোকের সাহায্য নিয়েও সেখানে রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা করা সম্ভব। এর পূর্বে ফটিকছড়ি উপজেলা দক্ষিণে সীতাকুণ্ড উপজেলা; পশ্চিমে সন্দ্বীপ চ্যানেল ও সন্দ্বীপ উপজেলা, নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা, ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলা এবং উত্তরে ফেনী জেলার ফেনী সদর উপজেলা, ছাগলনাইয়া উপজেলা ও ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত। বর্তমান মীরসরাই এলাকায় মোগল আমলে একটি সামরিক ঘাঁটি ছিল। ঘাঁটিটি মেহমান সরাই নামে পরিচিত ছিল, সেখানে মীর সাহেব নামে এক মুসলিম সৈনিক মারা যায়। তার নামে এই থানার নামকরণ মীরের সরাই বা মীরসরাই করা হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। মীরসরাই উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর নেই। তবে উপজেলা থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে চট্টগ্রাম শহরে রয়েছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। অভ্যন্তরীণ সেবার মধ্যে ঢাকা, সিলেট, কক্সবাজারের সঙ্গে বিভিন্ন দৈনিক ফ্লাইট রয়েছে। চট্টগ্রাম শহর পর্যন্ত আকামপথে এসে বাকিটা সড়কপথে মিরসরাই আসা যায়। চট্টগ্রাম শহরের বটতলী রেলস্টেশন থেকে রেলযোগেও মীরসরাই যাওয়া যায়। এ উপজেলায় ৫টি রেলস্টেশন রয়েছে। সেগুলো হল নিজামপুর, মাস্তাননগর, মুহুরীগঞ্জ, চিনকি আস্তানা ও ফজিলপুর। চট্টগ্রাম শহরের অলংকার মোড় এলাকা থেকে ঢাকা ট্রাঙ্ক রোড হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে মীরসরাই আসা যায়। মীরসরাইয়ে থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। মীরসরাই পৌরসভা ও বারৈয়ারহাট পৌরসভা এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকার গুলিস্তান, সায়েদাবাদ ও যাত্রাবাড়ী থেকে এই রুটে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস প্রতি ১০/১৫ মিনিট পর পর চলাচল করে। গুলিস্তান সুন্দরবন স্কোয়ার মার্কেটের পূর্ব পাশ এবং যাত্রাবাড়ী গোলচত্ত্বরের পূর্ব-দক্ষিণ দিক থেকে ঢাকা-মাওয়া ও ঢাকা-লোহজং, শ্রীনগর, টংগীবাড়ী প্রভৃতি স্থানের বাস ছেড়ে যায়। ঢাকা থেকে সড়কপথে এই জেলার ভাড়া ৬০ টাকা। নৌ-পথে ঢাকার সদরঘাট থেকে সারাদিনই ছোট ছোট লঞ্চ এই জেলার কাঠপট্টি, ফতুল্লা প্রভৃতি ঘাটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এছাড়া চাঁদপুর গামী লঞ্চগুলোও এসব ঘাটে যাত্রী উঠানামা করিয়ে থাকে। লঞ্চে ভাড়া ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা। * রামপাল দীঘি- মুন্সীগঞ্জ জেলার রামপাল নামক স্থানে এই দীঘিটি অবস্থিত। বিক্রমপুরের রাজধানী রামপালের রাজা বল্লাল সেন সেই সময় তার প্রজা সাধারণের পানির কষ্ট লাঘব করার জন্য এই দীঘিটি খনন করেছিলেন। সেই সময় থেকে জায়গার নামানুসারে এই দীঘিটির নাম লোক মুখে প্রচারিত হতে হতে এটি এখন রামপাল দীঘি নামে পরিচিত। লোকমুখে আরও কথিত আছে যে, স্থানীয় প্রজা সাধারণের পানীয় জলের কষ্ট লাঘব করার জন্য তার মা বল্লাল সেনকে একটি দীঘি খনন করার কথা বললে রাজা বল্লাল সেন তার মাকে আশ্বাস দেন যে, তার মা যতদূর হেটে যেতে পারবেন রাজা বল্লাল সেন ততটুকু জায়গা জুড়ে দীঘি খনন করে দিবেন। তার পরের দিন তার মা দক্ষিণ দিকে হাটা শুরু করে অনেক দূর পর্যন্ত চলে যায়। তখন রাজা বল্লাল সেনের অসুস্থতার খবর শুনে তার মা হাটা থামিয়ে ফিরে আসেন। সেদিন বল্লাল সেনের মা যতদূর পর্যন্ত হেঁটে গিয়েছিলেন ততদূর পর্যন্ত বল্লাল সেন দীর্ঘ দীঘি খনন করেন। * ইদ্রাকপুর দুর্গ- ইতিহাস থেকে যতটুকু জানা যায়, মুঘল সুবাদার মীর জুমলা ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে মুন্সীগঞ্জ জেলা শহরে পুরোনো ইছামতি নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত ইদ্রাকপুরে এই দুর্গটি নির্মাণ করেছিলেন। সে সময় মগ ও পর্তুগিজ জলদস্যুদের আক্রমণ থেকে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ সহ আরও কিছু এলাকা রক্ষা করার উদ্দেশ্যে এই দুর্গটি নির্মাণ করা হয়েছিল। জনশ্রুতি আছে, এই দুর্গের সুরঙ্গ পথের সাথে লালবাগ কেল্লা দুর্গের সংযোগ রয়েছে। শত্রুদের উদ্দেশ্যে গোলা নিক্ষেপের জন্য দুর্গটির দেয়ালে অসংখ্য ছিদ্র রয়েছে। প্রাচীর ঘেরা এই দুর্গটির চারকোণায় রয়েছে একটি করে গোলাকার বেস্টনী। ১৯০৯ সালে এই দুর্গটি পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষিত হয়। * পদ্মা রিসোর্ট- বর্তমান সময়ে মুন্সীগঞ্জ জেলার পর্যটক আকর্ষণের দিক থেকে যে স্থানটি সবচেয়ে এগিয়ে সেটি হলো পদ্মা রিসোর্ট। প্রমত্তা পদ্মা নদীর বুকে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং নামক স্থানে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। পর্যটকদের নিরিবিলি অবকাশ যাপনের জন্য এখানে রয়েছে কাঠের তৈরি ১৬টি কটেজ। সেই সাথে রয়েছে পদ্মার টাটকা ইলিশের তৈরি বিভিন্ন ধরনের খাবারের পাশাপাশি উন্নতমানের বিভিন্ন ধরনের খাবারের ব্যবস্থা। রিসোর্টটিতে অবকাশ যাপনের পাশাপাশি দর্শনার্থীদের ভ্রমণের ব্যবস্থা রয়েছে। কটেজে যাওয়ার জন্য মাওয়া ফেরিঘাটে রিসোর্টের নিজস্ব স্পীডবোট রয়েছে। * মেঘনা ভিলেজ- মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায় মেঘনা নদীর কোলঘেষে মেঘনা ব্রীজ হতে ১ কিলোমিটার দূরত্বে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। সম্পূর্ণ গ্রামীণ নিরিবিলি পরিবেশে এই রিসোর্টটি গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে অবকাশ যাপনকারীদের জন্য রয়েছে এসি ও নন-এসি উভয় ধরনের কটেজ। এখানকার কটেজগুলো দেখতে অনেকটা নেপালি বাড়িঘরের মতো। পর্যটকদের জন্য এখানে রয়েছে সুবিশাল খেলার মাঠ, খেলাধুলার উপকরণ, সুস্বাদু ও উন্নতমানের খাবারের ব্যবস্থা। রাতের বেলায় যারা চাঁদ দেখতে ভালোবাসেন তারা একবার ঢু মেরে আসতে পারেন ঢাকার কাছের এই মেঘনা ভিলেজ হতে। ঢাকা থেকে খুব বেশি দূরে না হওয়ায় বেশিরভাগ পর্যটকই দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসে। তবে যারা থাকতে চান তাদের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেলা শহরে সাধারণ মানের কিছু হোটেল রয়েছে। তবে সবচাইতে ভালো পুরো মুন্সীগঞ্জ ঘোরা শেষে পদ্মা রিসোর্টে রাত্রিযাপন করলে আপনার ভ্রমণ আরও আনন্দ ও রোমাঞ্চকর হয়ে উঠবে। ঢাকার গুলিস্তান, সায়েদাবাদ ও যাত্রাবাড়ী থেকে এই রুটে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস প্রতি ১০/১৫ মিনিট পর পর চলাচল করে। গুলিস্তান সুন্দরবন স্কোয়ার মার্কেটের পূর্ব পাশ এবং যাত্রাবাড়ী গোলচত্ত্বরের পূর্ব-দক্ষিণ দিক থেকে ঢাকা-মাওয়া ও ঢাকা-লোহজং, শ্রীনগর, টংগীবাড়ী প্রভৃতি স্থানের বাস ছেড়ে যায়। ঢাকা থেকে সড়কপথে এই জেলার ভাড়া ৬০ টাকা। মিরপুর থেকে মাওয়া বাস ভাড়া ১০০ টাকা। এখানে কোন বিমানবন্দর নেই। তবে একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তৈরির প্রস্তাব হলেও স্থানীয় লোকেদের বিরোধিতায় এখনো তা সম্ভব হয় নি। নৌ-পথে ঢাকার সদরঘাট থেকে সারাদিনই ছোট ছোট লঞ্চ এই জেলার কাঠপট্টি, ফতুল্লা প্রভৃতি ঘাটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এছাড়া চাঁদপুর গামী লঞ্চগুলোও এসব ঘাটে যাত্রী উঠানামা করিয়ে থাকে। লঞ্চে ভাড়া ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা। * রামপাল দীঘি- মুন্সীগঞ্জ জেলার রামপাল নামক স্থানে এই দীঘিটি অবস্থিত। বিক্রমপুরের রাজধানী রামপালের রাজা বল্লাল সেন সেই সময় তার প্রজা সাধারণের পানির কষ্ট লাঘব করার জন্য এই দীঘিটি খনন করেছিলেন। সেই সময় থেকে জায়গার নামানুসারে এই দীঘিটির নাম লোক মুখে প্রচারিত হতে হতে এটি এখন রামপাল দীঘি নামে পরিচিত। লোকমুখে আরও কথিত আছে যে, স্থানীয় প্রজা সাধারণের পানীয় জলের কষ্ট লাঘব করার জন্য তার মা বল্লাল সেনকে একটি দীঘি খনন করার কথা বললে রাজা বল্লাল সেন তার মাকে আশ্বাস দেন যে, তার মা যতদূর হেটে যেতে পারবেন রাজা বল্লাল সেন ততটুকু জায়গা জুড়ে দীঘি খনন করে দিবেন। তার পরের দিন তার মা দক্ষিণ দিকে হাটা শুরু করে অনেক দূর পর্যন্ত চলে যায়। তখন রাজা বল্লাল সেনের অসুস্থতার খবর শুনে তার মা হাটা থামিয়ে ফিরে আসেন। সেদিন বল্লাল সেনের মা যতদূর পর্যন্ত হেঁটে গিয়েছিলেন ততদূর পর্যন্ত বল্লাল সেন দীর্ঘ দীঘি খনন করেন। * ইদ্রাকপুর দুর্গ- ইতিহাস থেকে যতটুকু জানা যায়, মুঘল সুবাদার মীর জুমলা ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে মুন্সীগঞ্জ জেলা শহরে পুরোনো ইছামতি নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত ইদ্রাকপুরে এই দুর্গটি নির্মাণ করেছিলেন। সে সময় মগ ও পর্তুগিজ জলদস্যুদের আক্রমণ থেকে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ সহ আরও কিছু এলাকা রক্ষা করার উদ্দেশ্যে এই দুর্গটি নির্মাণ করা হয়েছিল। জনশ্রুতি আছে, এই দুর্গের সুরঙ্গ পথের সাথে লালবাগ কেল্লা দুর্গের সংযোগ রয়েছে। শত্রুদের উদ্দেশ্যে গোলা নিক্ষেপের জন্য দুর্গটির দেয়ালে অসংখ্য ছিদ্র রয়েছে। প্রাচীর ঘেরা এই দুর্গটির চারকোণায় রয়েছে একটি করে গোলাকার বেস্টনী। ১৯০৯ সালে এই দুর্গটি পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষিত হয়। * পদ্মা রিসোর্ট- বর্তমান সময়ে মুন্সীগঞ্জ জেলার পর্যটক আকর্ষণের দিক থেকে যে স্থানটি সবচেয়ে এগিয়ে সেটি হলো পদ্মা রিসোর্ট। প্রমত্তা পদ্মা নদীর বুকে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং নামক স্থানে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। পর্যটকদের নিরিবিলি অবকাশ যাপনের জন্য এখানে রয়েছে কাঠের তৈরি ১৬টি কটেজ। সেই সাথে রয়েছে পদ্মার টাটকা ইলিশের তৈরি বিভিন্ন ধরনের খাবারের পাশাপাশি উন্নতমানের বিভিন্ন ধরনের খাবারের ব্যবস্থা। রিসোর্টটিতে অবকাশ যাপনের পাশাপাশি দর্শনার্থীদের ভ্রমণের ব্যবস্থা রয়েছে। কটেজে যাওয়ার জন্য মাওয়া ফেরিঘাটে রিসোর্টের নিজস্ব স্পীডবোট রয়েছে। * মেঘনা ভিলেজ- মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায় মেঘনা নদীর কোলঘেষে মেঘনা ব্রীজ হতে ১ কিলোমিটার দূরত্বে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। সম্পূর্ণ গ্রামীণ নিরিবিলি পরিবেশে এই রিসোর্টটি গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে অবকাশ যাপনকারীদের জন্য রয়েছে এসি ও নন-এসি উভয় ধরনের কটেজ। এখানকার কটেজগুলো দেখতে অনেকটা নেপালি বাড়িঘরের মতো। পর্যটকদের জন্য এখানে রয়েছে সুবিশাল খেলার মাঠ, খেলাধুলার উপকরণ, সুস্বাদু ও উন্নতমানের খাবারের ব্যবস্থা। রাতের বেলায় যারা চাঁদ দেখতে ভালোবাসেন তারা একবার ঢু মেরে আসতে পারেন ঢাকার কাছের এই মেঘনা ভিলেজ হতে। ঢাকা থেকে খুব বেশি দূরে না হওয়ায় বেশিরভাগ পর্যটকই দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসে। তবে যারা থাকতে চান তাদের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেলা শহরে সাধারণ মানের কিছু হোটেল রয়েছে। তবে সবচাইতে ভালো পুরো মুন্সীগঞ্জ ঘোরা শেষে পদ্মা রিসোর্টে রাত্রিযাপন করলে আপনার ভ্রমণ আরও আনন্দ ও রোমাঞ্চকর হয়ে উঠবে। মুম্বাই নিঃসন্দেহে ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী এবং দেশটির প্রধান বন্দরশহরগুলোর অন্যতম। ভারতের এই শহরটি বলিউড ও হিন্দি দূরদর্শন শিল্পের কারণে বিশ্ববিখ্যাত। একাধারে এটি ভারতের বৃহত্তম বস্তিবাসী জনসংখ্যা সম্পন্ন শহর অন্যদিকে ব্রিটিশ রাজ আমলে নির্মিত জনপ্রিয় পর্যটক আকর্ষণ গেটওয়ে অব ইণ্ডিয়া এই শহরে অবস্থিত। বম্বে নামটি অনুসন্ধানী ফ্রান্সিস আলমেইডা কর্তৃক প্রদত্ত এবং এর উৎপত্তি পর্তুগীজ বোম্ বাহি'আ থেকে, যার অর্থ সুউপসাগর/ভাল উপসাগর। পরে কোলী সম্প্রদায়ের উপাস্য দেবী মুম্বা-এর নামানুসারে শহরটির নাম মুম্বাই করা হয়। | region1items=ফোর্ট, কুলাবা, মালাবার হিল, নরিমন পয়েন্ট, ম্যারিন লাইন্স, তাড়দেও | region1description= এটি মুম্বইয়ের পুরাতন এলাকা। মুম্বই এর ডাউনটাউন এলাকা এবং ভারতের এই বাণিজ্যিক রাজধানীর হৃদয় হিসেবে এই এলাকাটি গণ্য করা হয়। দেশেট সর্বোচ্চ ধনী ব্যক্তিগণ এই এলাকাজুড়ে বসবাস করে; যার কারণে, সারাবিশ্বের উচ্চ সম্পত্তি হার সম্পন্ন এলাকাগুলোর তালিকায় এই এলাকাটি স্থান করে নিতে পেরেছে। দক্ষিণ মুম্বইয়ের রিয়েল এস্টেট ব্যবসার মূল্য ম্যানহাটানের সমতুল্য। এটি মুম্বইয়ের প্রাথমিক পর্যটন এলাকা এবং মুম্বইয়ের অধিকাংশ জাদুঘর, কলা প্রদর্শনশালা, বার, বিশ্বমানের রেস্তোরাঁ, এবং গেটওয়ে অব ইন্ডিয়া এই এলাকাতেই অবস্থিত। | region2items=ভাইখলা, পরেল, ওরলি, প্রভাদেবী, দাদর | region2description= এককালে মুম্বাইয়ের শিল্পগত হৃদভূমি হিসেবে পরিচিত, কিন্তু শিল্পের পতন ঘটে এবং অবস্থার পরিবর্তন হয়। বর্তমানে এলাকাটিতে বাবুদের দপ্তর নির্মাণ করার মাধ্যমে পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। এখানে মুম্বইয়ের একমাত্র চিড়িয়াখানা, ওরিল সমুদ্রতট, এবং মানুষের কাছে শহরের রক্ষাকর্তা হিসেবে বিবেচিত দেবতার মন্দিরটি এখানে অবস্থিত। আপনি যেমন যেমন উত্তরদিকে যাবেন, একটি চমৎকার মধ্যবিত্ত এলাকায় পরিনত হতে দেখবেন। | region4items=বান্দ্রা, খার, সান্তাক্রুজ, জুহু, ভিলে পার্লে, অন্ধেরী,বর্সোভা | region4description= এটি মুম্বইয়ের আরেকটি ডাউনটাউন এবং এখানে সে সকল ধনী ব্যক্তিগণের বসবাস যারা আরও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চান। এখান কয়েকটি সৈকত রয়েছে। শহরের সুবিখ্যাত গির্জা এখানে অবস্থিত তথা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের একটি বড় অংশের বাসস্থান। এছাড়া নগরীর অন্তর্দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এখানেই অবস্থিত। | region5items=কুর্লা, বিদ্যাবিহার, ঘাটকোপার, কিক্রোলী, কাঞ্জুর মার্গ, ভান্ডুপ, মুলুন্ড, পবই, থানে, ভিমান্ডি, ডোম্বিভালি, কল্যাণ | region5description=এই এলাকাটি দৃঢ়ভাবে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর দুর্গ। মুলুন্ড ও ঘাটকোপারে মূলত মধ্যবিত্ত ও উচ্চ-মধ্যবিত্ত শ্রেণী বাস করে; যাদের অনেকেই গুজরাটি উদ্যোক্তা সম্প্রদায় ভুক্ত। থানের অধিবাসীদের অধিকাংশই কোলী সম্প্রদায়ের, এবং এখনও এখানে তাদের গ্রামগুলো বর্তমান; যেমন চেন্দানি কোলীওয়াড়া কোপারি গাঁও" ও "উথালসর"। এছাড়াও মাজিওয়াড়ে, বালকুম, ধোকালি, কোলশেট, ওয়াড়াবালি ইত্যাদি। ১৮২৫ খ্রিস্টাব্দে, যখন ব্রিটিশগণ তাদের নতুন অঞ্চল বেশিন আবিষ্কার করে, তখন তারা আবিষ্কার করে যে, থানে মূলত রোমান ক্যাথলিকদের বাসস্থান, যারা উভয়ই স্থানীয় এবং পর্তুগিজ ছিল এবং পরবর্তীতে এটি ছিল তাত্ত্বিকভাবে স্বতন্ত্র। স্থানীয় গ্রামবাসী, যেমন কোলীগণ (জেলেরা আদিবাসী ক্যাথলিকদের মধ্যে চেন্দানি, কোলীওয়াড়া ও মাজিওয়াড়া গ্রামের অধিকাংশ অধিবাসীই ধর্মান্তরিত হয়েছে। অগ্রী ও কলী সম্প্রদায়ের মানুষের তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ছিল। থানের খৎরি ওয়ার্ডের কিছু উচ্চ শ্রেণীর পূর্ব ভারতীয় পরিবার এখনও পর্তুগীজ ভাষায় কথা বলে। | region6items=চেম্বুর, মানখুর্দ, গোওয়ান্ডি, ট্রম্বে | region6description= বম্বের উপগ্রহ শহর হিসেবে নবী মুম্বই]]য়ের স্থাপনার পূর্বে, এই এলাকাটি শুধুমাত্র এখানে অবস্থিত পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্রের জন্য পরিচিত ছিল। বর্তমানে এটি নবী মুম্বাইয়ের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত। | region7items=মানোরি, যোগেশ্বরী, বোরিবালি, গোরাই, দহিসর | region7description=এখানে আপনি পরিচ্ছন্ন সৈকত দেখতে পাবেন। এছাড়া এটি বম্বে-র বিশাল নগর বিস্তারের আরেকটি শিকার। সঞ্জয় গান্ধি জাতীয় উদ্যান এবং মুম্বাইয়ের প্রাচীনতম ঐতিহ্যস্থলগুলো: ১ম থেকে ৫ম খ্রিস্টপূর্ব শতাব্দীতে নির্মিত কন্হেরি, মহাকালী, যোগেশ্বরী এবং শিলা-খদিত মণ্ডপেশ্বর মন্দির অবস্থিত। মুম্বাইয়ের উল্লেখযোগ্য স্মৃতিস্তম্ভ বৈশ্বিক বিপাসনা বুদ্ধমন্দির গোরাইতে অবস্থিত। বুদ্ধমন্দিরটি শান্তি ও সাদৃশ্যের স্মৃতিসৌধ হিসেবে বিবেচিত। বুদ্ধমন্দিরটি ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে ভারতের প্রথম নারী রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাটিল কর্তৃক উদ্বোধন করা হয়। এটি মুম্বইয়ের উত্তরদিকে, গোরাই খাড়ি ও আরব সাগরের মধ্যবর্তী গোরাই নামক একটি দ্বীপে দানকৃত জমিতে অবস্থিত। বৈশ্বিক বিপাসনা বুদ্ধমন্দিরের পর্শ্বেই, এসসেল ওয়ার্ল্ড, ভরতের বৃহত্তম বিনোদন উদ্যান অবস্থিত। মুম্বইতে একজন পর্যটক হিসেবে তাড়াতাড়ি বুঝবেন যে, মুম্বাই "পশ্চিম" এবং "মধ্য" উপনগরে বিভক্ত। এছাড়া আপনি "পূর্ব" পার্শ্ব এবং একটি "পশ্চিম" পার্শ্বের কথাও শুনতে পাবেন। এখানে বিভ্রান্তির জন্য একটি দ্রুত ব্যাখ্যা প্রদান করা হল। * পশ্চিম ও মধ্য উপনগরের নামকরণ করা হয় স্থানীয় রেল লাইনের নামে যা সংশ্লিষ্ট এলাকায় পরিসেবা প্রদান করে। পশ্চিম ও মধ্য রেল হলো রেললাইন যা "ভারত"-এর পশ্চিম ও মধ্য অংশে পরিসেবা পরিবেশন করে। উভয়েরই সদরদপ্তর মুম্বাইতে অবস্থিত। হার্বার লাইন একটি ফীডার লাইন যা বন্দর এলাকায় (পূর্বপাশের বন্দর পার্শ্ববর্তী এলাকা) মধ্য ও পশ্চিম লাইন দুটিকে সংযুক্ত করে। এটি মুম্বাইয়ের উত্তর-পূর্ব উপনগর এবং পরবর্তীতে নবী মুম্বই]]য়ের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। যদিও এই এলাকাগুলোর অধিকাংশই বন্দরের কাছাকাছি অবস্থিত নয়। মুম্বই এমন একটি শহর যেটি অভিপ্রয়াণের ক্রমাগত ঢলে তৈরি হয়েছে। পাড়ার সম্প্রদায়গুলি, তাদের চরিত্র অর্জন করেছে, যাররা সেখানে প্রথম বসতি স্থাপন করেছে। এরকম অনেকগুলো পাড়া রয়েছে এবং এইসব এলাকাগুলি বৃহত্তর জেলার মধ্যে সংগঠিত করার কোনও সাধারণ গ্রহণযোগ্য উপায় নেই। কিন্তু প্রায়শই, এই শহরটি দক্ষিণ থেকে উত্তরে, গড়ে উঠেছে। শহরটির মূল নাম নিয়ে বহু বিতর্ক রয়েছে। কেউ কেউ বলে মুম্বাই শহরের বর্তমান নামটি আসল নাম; এবং এটির উৎপত্তি স্থানীয় হিন্দু দেবী "মুম্বা" ও মারাঠি ভাষায় "মাতা"-এর সমার্থক শব্দ "আঈ" থেকে। অন্যদের দাবী যে, বোম্বাই নামের উৎপত্তি বোম বাহিয়া থেকে পর্তুগীজ ভাষায় যার অর্থ "সুন্দর উপসাগর এবং পরবর্তীতে ব্রিটিশদের দ্বারা ইংরেজিকরণের ফলে নামটি জনপ্রিয়তা পায়। ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে, আনুষ্ঠানিকভাবে শহরটির নাম বোম্বাই থেকে মুম্বাই করা হয়। যদিও বম্বে ও মুম্বাই দুটি নামই ব্যবহার করা হয়, তবে "বম্বে" নামটি সধারণত অ-মারাঠি ভাষীরা ব্যবহার করে, যেখানে প্রাথমিকভাবে মারাঠি ভাষীগণ মুম্বাই নামটির ব্যবহার করে। পশ্চিমা দেশগুলো, সাধারণত বিতর্ক এড়ানোর জন্য মুম্বাই নামটিই ব্যবহার করে। এছাড়া ভালবেসে आमची मुंबई (আমচী মুম্বাই/আমাদের মুম্বাই) বলা হয়। যদিও সাতটি দ্বীপ দ্বারা গঠিত এই শহরটির এখন পর্যন্ত, ভারতের অন্যান্য স্থানের মতো দীর্ঘ ইতিহাসে রয়েছে; তবে, ১৪৯৮ খ্রিস্টাব্দে, গুজরাট সালতানাতের এই এলাকাটি পর্তুগীজগণ দখলে নিলে মুম্বাই শহরের গঠন যাত্রা শুরু হয়। তারা লোকালয়, দুর্গ, এবং গির্জা নির্মাণ করে বহিরাগতরা যা আজও খুঁজে।) তবে, তারা তাদের বেশিরভাগ জমি দখল করতে পারেনি, এবং ১৬৬১ খ্রিস্টাব্দে ক্যাথারিন ডি ব্রাগাঞ্জা ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় চার্লসকে বিয়ে করলে, সাতটি দ্বীপই যৌতুকের অংশ হিসেবে ইংল্যান্ডের হাতে তুলে দেওয়া হয়। তিনি দ্বীপগুলোর প্রতি খুব আগ্রহী ছিলেন না, এবং ১৬৬৮ খ্রিস্টাব্দে, তিনি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে বাৎসরিক £১০-এ পত্তনি দেয়। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বন্দর ঘাটি, দুর্গ, ও ট্রেডিং পোস্ট নির্মাণ করে যা পরবর্তীতে শহরের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত শহরটির জমি পুনরুদ্ধার ও দ্বীপগুলো জোড়ার কার্যকলাপ চলতে থাকে। মুম্বাইয়ের সমুদ্রবন্দর শিল্প উন্নয়নে সহায়ক হয় এবং পার্সি, গুজরাটি ও (রাজস্থানের) মাড়ওয়ারি ইত্যাদি উদ্যোক্তা সম্প্রদায়গুলো এই শহরের প্রতি আকৃষ্ট হয় এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্তিমসময়ে কলকারখানা, বিভিন্ন ক্ষুদ্র তথা ভারিশিল্প গোড়ে তোলে। শিল্পকারখানা খাতে উন্নত হওয়ায় দেশের বিভিন্ন অংশের প্রবাসী শ্রমিকরাও এই শহরের প্রতি আকৃষ্ট হয়। অভিবাসনের ক্রমাগত ধারা মুম্বাই তথা এর পার্শ্ববর্তী শহরগুলো গঠন করে। মূলত ব্রিটিশদের প্রচেষ্টায় নির্মিত এই শরহটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জন্মস্থান, যে দলটি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। শহরটির কলকারখানা সমূহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের শিল্পপতিগণ কর্তৃত নির্মিত হলেও, ভাষা ভিত্তিক রাজ্য গঠনের সময় এটি মারাঠি ভাষীদের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয় যা এখন মহারাষ্ট্র রাজ্যের রাজধানী। ৮০-এর দশকে, উচ্চ শ্রমিক ব্যয় ও বাজার অস্থিরতা অনেক টেক্সটাইল মিল বন্ধের কারণ হয়ে দাঁড়ায় এবং শহরের অর্থনৈতিক পতন শুরু হয়; তবে ৯০-এর দশকের শেষদিকে মুম্বাই তার গরিমা পুনরুদ্ধার শুরু করে। শহরটির উচ্চ জনসংখ্যা এর অবকাঠামোর উপর চাপ সৃষ্টি করেছ। রেল ও সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা ৯০-এর দশকে কিছুটা উন্নতি করেছে, কিন্তু কার্যক্ষেত্রের বিস্তৃতির কারণে, রাস্তাগুলো সর্বদাই নির্মাণাধী বলে মনে হয়। বর্তমান সময়ে মুম্বাই পুনরায় নিজেকে সেবা-উপভোগ শিল্পের একটি কেন্দ্র হিসাবে জাহির করেছে। জানুয়ারি ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে অযোধ্য]]র বাবরি মসজিদ ধ্বংস করা হলে, শহরটিতে দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে, এবং ১,০০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়, যার অধিকাংশই মুসলমান ছিলেন। শহরের বিভিন্ন সম্প্রদায়ে মধ্যে সম্পর্ক এাকনও উত্তেজনাকর, এবং কিছু সন্ত্রাসী অত্যাচার নিরাপদ থাকুন দেখুন) এই আগুনে ঘৃতাহুতি দিয়ে চলেছে। [[কলকাতা শহর মুর্শিদাবাদের নিকটবর্তী একটি বড়ো শহর। কলকাতা থেকে মুর্শিদাবাদের দূরত্ব ২০৪ কিলোমিটার। শিয়ালদহ স্টেশন থেকে লোকাল, লালগোলা প্যাসেঞ্জার এবং এক্সপ্রেস ট্রেন করে মুর্শিদাবাদ যাওয়া যায়। এছাড়া আপনি বহরমপুরে (মুর্শিদাবাদ জেলার সদর) বাসে করে এসে, সেখান থেকে মুর্শিদাবাদ শহরে পৌঁছানোর জন্য একটি অটো রিক্সা বা গাড়ি ভাড়া করতে পারেন। এটি বহরমপুর থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার। মুর্শিদাবাদ শহরে কোনো বিমানবন্দর নেই। আপনি যদি ভারত বা ভারতের বাইরে থেকে আসেন, তা হলে আপনাকে প্রথমে কলকাতা শহরের নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসতে হবে, এবং সেই স্থান থেকে আপনাকে স্থলপথে আসতে হবে। আপনি অটো বা টোটো (ছোটো অটো সাইকেল রিকশা করে শহরের বিভিন্ন স্থানে যেতে পারেন। প্রাইভেট গাড়িও ভাড়া পাওয়া যায়। এই সকল গাড়ি করে যাত্রা শুরুর আগে ভাড়া নির্ধারন করে নিন। মুর্শিদাবাদ অতীতে বাংলার রাজধানী ছিল, তাই আজো বহু ঐতিহাসিক দ্রষ্টব্য রয়েছে। হাজারদুয়ারি প্রাসাদ শহরের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। একটি সাধারণ ভুল ধারণা যে এই প্রাসাদ নবাব সিরাজউদ্দৌলা নির্মাণ করান, যদিও এই প্রাসাদের নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৮২৯ সালে, এবং নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয় ১৮৩৭ সালে, সিরাজউদ্দৌলার মৃত্যুর ৮০ বছর পরে, অতএব সিরাজউদ্দৌলার সাথে এই প্রাসাদের সরাসরি কোনো সম্পর্কই নেই। নবাব নাজিম হুমায়ুন জাহের আদেশানুসারে ডানকান ম্যাকলয়েডের তত্ত্বাবধানে এই প্রাসাদ নির্মিত হয়। হাজার দুয়ার সমন্বিত, তাই নাম হাজার দুয়ারি, যদিও এই হাজার দুয়ারের কিছু দুয়ার নকল, দেয়ালের গায়ে দরজার অনুকরণে ছবি আঁকা। বর্তমানে এই প্রাসাদটিকে একটি জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়েছে। টিকিট কেটে (ভারতীয়দের জন্য ৫ টাকা, এবং না-ভারতীয়দের জন্য ২০০ টাকা) আপনি ভিতরে যেতে পারেন। জাদুঘরের বাইরে সরকারি অনুমতিপ্রাপ্ত গাইড থাকবে, যারা টাকার বিনিময়ে আপনাকে হাজারদুয়ারি প্রাসাদের ইতিহাস বুঝিয়ে দেবে। মনে রাখবেন, সরকারি আদেশানুসারে এই গাইডরা জাদুঘরের ভিতরে যেতে পারেন না, অতএব আপনাকে এরা জাদুঘরের বাইরে থেকেই ইতিহাস এবং দর্শনীয়র বর্ণনা দেবেন। হাজারদুয়ারি প্রাসাদ ভালোভাবে দেখতে কমপক্ষে ৪ ঘণ্টা সময় লাগবে। খোশবাগ হাজারদুয়ারির নিকটেই ভাগীরথী নদীতে বোটে চড়ে আপনি খোশবাগে যেতে পারেন। খোশবাগে আলিবর্দি খান, সিরাজ, সিরাজপত্নী লুৎফউন্নিসা, এবং সিরাজের পরিবার পরিজনের কবর রয়েছে। বড়া ইমামবরা হাজারদুয়ারি প্রাসাদের অপর পাশেই এইটি একটি মুসলমান ধর্মস্থান, মূলতঃ শিয়া মুসলমানদের জন্য। এই ইমামবরার দৈর্ঘ্য ৬৮০ ফুট। মহরমের সময় এখানে প্রচুর জনসমাগম এবং পরব পালন হয়। যদিও মুসলমান ধর্মস্থান, মহরমের সময়ে এই স্থান সকল ধর্মের মানুষের জন্য উন্মুক্ত। বছরের অন্যান্য সময়ে এই ইমামবড়া বন্ধ থাকে, ফলে আপনি শুধু বাইরে থেকেই দেখতে পারেন। কাটরা মসজিদ নবাব মুর্শিদ কুলি খাঁ ১৭২৩ সালে এই মসজিদ নির্মাণ করান। এই মসজিদের কিছু অংশ ভেঙ্গে পড়েছে, তবে সরকার এই স্থানের রক্ষণাবেক্ষণ করছে। এই মসজিদের ৫টি গম্বুজ ছিল, কিন্তু ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে দুইটি গম্বুজ ভেঙ্গে পড়ে। এই মসজিদে একসময়ে একসাথে ২,০০০ ব্যাক্তি প্রার্থনা করতে পারেন। কাটরা মসজিদের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে আগে একটি তোপখানা ছিল। এই স্থানে এখনো জাহান কোষা (জাহান কোষা শব্দের অর্থ বিশ্বের ধ্বংসকারী) নামে একটি বড় কামান আছে। জনশ্রুতি অনুসারে মুর্শিদ কুলি ঢাকা থেকে রাজধানী স্থানান্তরের সময় এই কামানটি সঙ্গে নিয়ে আসেন। মোতিঝিল এইটি একটি ঝিল এবং তৎসনলগ্ন বাগান যা সিরাজের মাসি ঘসেটি বেগমের পতি নওয়াজেশ মহম্মদ নির্মাণ করান। এই স্থান কোম্পানি বাগ নামেও পরিচিত। এই ঝিলটি দেখতে ঘোড়ান নালের মত। এর তৎসংলগ্ন স্থানে রবার্ট ক্লাইভ সুবে বাংলার (বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা) দেওয়ানিপ্রাপ্তি উদযাপন করেন (যদিও সেই উদযাপনস্থান এখন ধংসপ্রাপ্ত হয়েছে)। এই মোতিঝিলের প্রাসাদে ওয়ারেন হেস্টিংস কিছুদিন বসবাস করেন। বর্তমানে পশ্চিম্বং সরকার মোটিঝিলের কাছেই একটি উদ্যান তৈরি করেছেন, এই স্থানের আলোকশোভা আপনি সন্ধ্যাবেলা দেখতে পারেন। নাসিপুর প্রাসাদ রাজা কীর্তিচন্দ্র বাহাদুর ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে এই প্রাসাদ নির্মাণ করান। প্রাসাদের উদ্যানে রাম ও লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দির রয়েছে। কাছেই মোহনদাসের আশ্রম এবং জাফরগঞ্জ দেউড়ি রয়েছে। জগৎ শেঠের কুঠি এই স্থানের সন্নিকটেই। কাঠগোলা বা কাঠগোলা বাগানবাড়ী রাজা ধনপত সিং দুগর এবং রাজা লক্ষ্মীপৎ সিং দুগরের বাগানবাড়ী শতাব্দীপ্রাচীন। এখানকার আদিনাথ মন্দিরটি ১৮৭৩ সালে হেরেক চাঁদ নির্মাণ করেন। এই মন্দিরের দেওয়ালের কারুকার্য অতি সুন্দর। কাশিমবাজার রাজবাড়ী এইটি ঊনবিংশ শতাব্দীতে নির্মিত একটি রাজবাড়ী। পলাশীপ্রান্তর পলাশীর যুদ্ধের স্মৃতিনিয়ে পলাশীর প্রান্তর। বালুচড়ি শাড়ি বালুচড়ি সিল্কের শাড়ি অত্যন্ত বিখ্যাত। শাড়ির দাম প্রায় ৪,০০০ ভারতীয় মুদ্রা থেকে শুরু হয়। লাল, নীল, হলুদ, সবুজ, এবং টকটকে লাল (স্কারলেট) বর্ণের বালুচড়ি শাড়ি সবার্ধিক জনপ্রিয়। মুর্শিদাবাদ সিল্ক অধিকাংশ বালুচড়ি সিল্কের দক্ষ কারিগর বিষ্ণুপুরে চলে গেছেন, তাই মুর্শিদাবাদ আর আগের মতো বালুচড়ি শাড়ির জন্য প্রসিদ্ধ নয়। আপনি যদি বালুচড়ি শাড়ি কিনতে না চান, তার বদলে মুর্শিদাবাদ সিল্কের শাড়ি কিনতে পারেন। মুর্শিদাবাদ বাস স্ট্যান্ডের কাছে এবং বহরমপুর এবং খাগড়ার বিভিন্ন খাদির দোকানে আপনি এই শাড়ি পাবেন। আপনি যদি কলকাতা বা এই জাতীয় শহর থেকে মুর্শিদাবাদ শহরে যান, আপনি খাবারে অভিনব অনেক কিছু পাবেন না, কিন্তু আপনি মুর্শিদাবাদি বিরিয়ানি খেতে পারেন, বিশেষতঃ মুর্শিদাবাদের নিরামিষ বিরিয়ানি বেশ প্রসিদ্ধ। এ'ছাড়া নবাবী ঘিয়ে ভাজা ছানাবড়াও বেশ প্রসিদ্ধ। খাবার কেনার বা অর্ডার দেওয়ার আগে অবশ্যই দাম জেনে নিন, এবং প্রতারিত হওয়া রক্ষা পান। বহরমপুর সরকারি লজ বহরমপুর মেন বাস ডিপোর কাছে। মেঘনা ভিলেজ রিসোর্ট বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায় অবস্থিত। এই রিসোর্টটি অনেকাংশেই গ্রামীণ ধাঁচের। অবকাশ যাপনকারীদের জন্য থাকা-খাওয়া ও বিনোদনের যাবতীয় ব্যবস্থা বিদ্যমান। এসি কিংবা নন-এসি উভয় প্রকার কটেজ রয়েছে। কটেজগুলো অনেকাংশে নেপালী কটেজের ন্যায়। বড় সবুজ মাঠও রয়েছে। ইচ্ছে করলে খেলাধূলায় মেতে থাকা যায়। ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টনসহ প্রচলিত বিভিন্ন খেলার সামগ্রী আছে। খাবারে ঘরোয়া স্বাদ পাওয়া যায়। রাতের বেলা আরাম কেদারায় বসে চাঁদনি রাত উপভোগ করা যায়। ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে কাঁচপুর ব্রিজ। সেখান থেকে সোজা সোনারগাঁওয়ের মেঘনা ব্রিজ। মেঘনা ব্রিজ পার হয়ে বালুকান্দি বাসস্ট্যান্ড থেকে ১ কিলোমিটার বামে মেঘনা রিসোর্ট ভিলেজের অবস্থান। মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স বান্দরবন জেলা]]র প্রবেশ পথে বান্দরবান-কেরাণীহাট সড়কের পাশে পার্বত্য জেলা পরিষদ সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত। বান্দরবান শহর থেকে মেঘলার দূরত্ব মাত্র ৪ কিলোমিটার। মেঘলায় লেকের উপর দুটি ঝুলন্ত সেতু রয়েছে। এছাড়া চিত্তবিনোদনের জন্য রয়েছে সাফারি পার্ক, শিশুপার্ক, চিড়িয়াখানা, উন্মুক্ত মঞ্চ, চা বাগান, কেবল কার ও প্যাডেল বোট। প্রথমে বান্দরবন আসতে হবে। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্নভাবে বান্দরবন আসা যায়। বাসযোগে সরাসরিভাবে আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বাস, ট্রেন, প্লেন পছন্দসই যেকোন মাধ্যম বেছে নেওয়া যাবে। ঢাকা টু বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এসি ও ননএসি জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। অথবা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল বা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকায় বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে প্রাইভেট কারে ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে উপরে নিয়মে বান্দরবান যেতে হবে। বাংলাদেশ বিমান, জিএমজি এয়ার লাইনস, ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। আকাশপথে চট্রগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্সে রাতে থাকার জন্য জেলা প্রশাসনের রেস্ট হাউজ ভাড়ায় পাওয়া যায়। মেঘলা রেস্ট হাউজের মোট ৪ টি কক্ষের প্রতিটির জন্য ২০০০ টাকা লাগে। এছাড়া পর্যটন করপোরেশনের হোটেলে বুকিং দিতে ফোন করতে পারেনঃ ০৩৬১-৬২৭৪১ এবং ০৩৬১-৬২৭৪২ নম্বরে। এছাড়া হোটেল ফোর স্টারে সিঙ্গেল রুমের ভাড়া পড়বে ৩০০ টাকা, ডাবল রুম ৬০০ টাকা এবং এসি রুম ১২০০ টাকা। আর হোটেল থ্রি স্টারে থাকতে চাইলে নন-এসি ফ্ল্যাট ২৫০০ টাকা এবং এসি ফ্ল্যাট ৩০০০ টাকায় পাবেন। হোটেল প্লাজা বান্দরবানে সিঙ্গেল রুমের ভাড়া ৪০০ টাকা, ডাবল রুম ৮৫০ টাকা ও এসি রুম ১২০০ টাকায় পাওয়া যায়। হলিডে ইনে সাধারণ রুম ১০০০ টাকা, নন-এসি ১৩০০ টাকা, এবং এসি রুম পড়বে ১৫০০ টাকা। তবে সময়ের পরিবর্তনে উল্লেখিত ভাড়ার পরিমাণ কম কিংবা বেশি হতে পারে। মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্সে বেড়াতে আসা পর্যটকদের খাবার জন্য বান্দরবান শহরে মাঝারি মানের বেশ কিছু হোটেল রয়েছে। সেগুলো থেকে নিজের পছন্দমতো হোটেলে তিন বেলার খাবার খেয়ে নিতে পারেন। মেঘালয় উত্তর-পূর্ব ভারতের সেভেন সিস্টার রাজ্যগুলির অন্যতম। মেঘালয় এ অনেক নদী রয়েছে। এদের অধিকাংশই বৃষ্টিনির্ভর ও মৌসুমি হয়। মেঘালয় ভারতের তিনটি খ্রিষ্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্যের মধ্যে একটি। ১৮৩০ সালে বাপিস্ট মিশনারি এখানে খুব সক্রিয় হয়ে ওঠে। সেই সময় উপজাতিদের মধ্যে খ্রিস্ট ধর্ম ছড়িয়ে পরে। রাজ্যের ৭৫% মানুষ এই ধর্মের অনুগামী। খাসি ভাষা ও গারো ভাষা এই রাজ্যের প্রধান দুই প্রচলিত ভাষা। মেঘালয়ে সাম্প্রতিককালে ১১টি জেলা রয়েছে। পশ্চিম জৈন্তিয়া পাহাড় জেলা জাওয়াই পূর্ব জৈন্তিয়া পাহাড় জেলা Khliehriat পূর্ব খাসি পাহাড় জেলা শিলং পশ্চিম খাসি পাহাড় জেলা নংস্তৈন দক্ষিণ পশ্চিম খাসি পাহাড় জেলা Mawkyrwat উত্তর গারো পাহাড় জেলা রেসুবেলপাড়া পূর্ব গারো পাহাড় জেলা উইলিয়ামনগর দক্ষিণ গারো পাহাড় জেলা বাঘমারা পশ্চিম গারো পাহাড় জেলা তুরা দক্ষিণ পশ্চিম গারো পাহাড় জেলা আমপাতি পর্বত সংকুল হওয়ায় এই রাজ্যে ভালো পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। বর্তমানে আসাম সীমান্তবর্তী রাজ্যের উত্তর পশ্চিমে উত্তর গারো পাহাড় জেলা র মেন্দিপাথর পর্যন্ত রেলপথ বিস্তৃত হয়েছে। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে মেহেরপুর জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। * মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ ও ঐতিহাসিক আম্রকানন * মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স * মেহেরপুর পৌর কবর স্থান * আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন মেহেরপুর শহরের বাসডিপোর কাছে "ফিনটাওয়ার আবাসিক হোটেল-০১৭৩৬৬৪৭৯৬১" বড়বাজারে "অনাবিল আবাসিক হোটেল-০১৭১২২৮৭৭০৩" এছাড়াও অনেক আবাসিক হোটেল আছে আশেপাশে ব্রিটিশ আমলে মেহেরপুর জেলা অবিভক্ত নদীয়া জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ষোড়শ শতাব্দীর শুরুতে মেহেরপুর শহরের গোড়াপত্তন হয় এবং ১৯৬০ সালে একে পৌরসভার অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১৯৮৪ সালে কুষ্টিয়া থেকে পৃথক করে মেহেরপুরকে স্বতন্ত্র জেলার মর্যাদা দেয়া হয়। রাজধানী ঢাকা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব ২৪০ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেলপথ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা জেলা হয়ে মেহেরপুর আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে মেহেরপুর জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। নন এসি বাসের ভাড়া ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা এবং এসি বাসের ক্ষেত্রে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া রাজশাহী থেকে মেহেরপুর জেলার সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। গোল্ডেন স্টার এবং আশার প্রদীপ পরিবহন নামের দুইটি বাস সার্ভিস চালু আছে। গোল্ডেন স্টার পরিবহন রাজশাহীর ভদ্রার মোড় থেকে সকাল সাড়ে সাতটায় এবং আশার প্রদীপ পরিবহন বিকাল সাড়ে পাচটায় বাস ছাড়ে। এছাড়া বিআরটিসির বাস সার্ভিস চালু আছে যা রুয়েট গেটের নিকট থেকে দুপুরে মেহেরপুরের উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে আসে। ভাড়া ৩৫০ টাকা। বরিশাল থেকে আলসানি-বরিশাল ডিলাক্স নামের বাস সার্ভিস চালু আছে। বাগেরহাট থেকে খুলনা, যশোর, ঝিনাইদহ হয়ে মাছরাঙ্গা ট্রাভেলস নামের বাস সার্ভিস চালু আছে। বাগেরহাট থেকে বাসটি দুপুর ২ঃ৩০ এ মেহেরপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। খুলনা থেকে আর এ পরিবহন নামের একটি বাস সার্ভিস চালু আছে। ভাড়া ২২০ টাকা। মেহেরপুর জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ ও ঐতিহাসিক আম্রকানন মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স মেহেরপুর জেলা সদর থেকে সড়ক পথে আম্রকাননের দূরত্ব ১৮ কি: মি:। বাস, স্থানীয় যান টেম্পু/লছিমন/করিমন এর সাহায্যে ৩০ মি: সময়ে ঐতিহাসিক আম্রকাননে পৌছানো যায়। মেহেরপুর সদর হতে বাস ভাড়া ২৫-৩০ টাকা। মেহেরপুর পৌর কবর স্থান মেহেরপুর জেলা সদরে এটি অবস্থিত। বাস টার্মিনাল হতে রিক্সা/ভানে পৌঁছানো যায়। মেহেরপুর শহীদ স্মৃতিসৌধ মেহেরপুর জেলা সদরে এটি অবস্থিত। বাস টার্মিনাল হতে রিক্সা/ভানে পৌঁছানো যায়। * আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির মেহেরপুর জেলা সদরে এটি অবস্থিত। বাস টার্মিনাল হতে রিক্সা/ভানে পৌঁছানো যায়। আমঝুপি নীলকুঠি মেহেরপুর জেলা সদর থেকে সড়ক পথে দূরত্ব ৭ কি: মি:। বাস, স্থানীয় যান টেম্পু/লছিমন/করিমন এর সাহায্যে ২৫ মি: সময়ে আমঝুপি নীলকুঠিতে পৌঁছানো যায়। ভাটপাড়ার নীলকুঠি মেহেরপুর জেলা সদর থেকে সড়ক পথে দুরত্ব ১৭ কি: মি:। বাস, স্থানীয় যান টেম্পু/লছিমন/করিমন এর সাহায্যে ৪০মি: সময়ে ভাটপাড়া নীলকুঠিতে পৌঁছানো যায়। খাবারের ক্ষেত্রে বাস স্ট্যান্ডে অবস্থিত রনি রেস্তোরা হোটেল বাজারে অবস্থিত ফুড রিপাবলিক টিএন্ডটি বা হাসপাতাল রোডে অবস্থিত কুটুমবাড়ি মহিলা কলেজ রোডে অবস্থিত লা ভোগ ওভার ট্রাম্প সব চাইতে ভাল হবে। রাত্রিযাপন| নাম=পরিদর্শন বাংলো, মুজিবনগর অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=মুজিবনগর কমপ্লেক্স ও আম্রকানন সংলগ্ন, মুজিবনগর, মেহেরপুর। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৫৫৩৫৩৯১৮৫ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=গেস্ট হাউজ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=মেহেরপুর সদর, মেহেরপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৯১ ৬২৯৩৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=পৌর গেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=পৌর হল, প্রধান সড়ক, মেহেরপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭২০ ৪৫৮৪৩০ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনাকারীঃ মেহেরপুর পৌর সভা রাত্রিযাপন| নাম=ফিন টাওয়ার আবাসিক হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=বাসস্ট্যান্ড, মেহেরপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭৩৬ ৬৪৭৯৬১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=অনাবিল আবাসিক হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=বড় বাজার, প্রধান সড়ক, মেহেরপুর। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭১২২৮৭৭০৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=শাহাজাদী আবাসিক হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=বাসষ্ট্যান্ড রোড, মেহেরপুর। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭১৭ ৪৮২৪৩৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ * ওসি, মেহেরপুর সদরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ২৪৯। মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট সাতক্ষীরা শহরের জিরোপয়েন্ট হতে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে খড়িবিলা নামক স্থানে মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত সাতক্ষীরা মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট। এটি স্থানীয়ভাবে মন্টু সাহেবের বাগান বাড়ি নামেও পরিচিত। প্রথমে সাতক্ষীরা জেলা সদরে যেতে হবে। ঢাকার কল্যাণপুর, মালিবাগ ও গাবতলীসহ প্রায় সব বাসস্ট্যান্ড থেকে এসি-নন এসি পরিবহনে সাতক্ষীরা যাওয়া যায়। সাতক্ষীরা শহর থেকে বাস অথবা সিএনজি অটোরিকশায় করে রিসোর্টে পৌছান সম্ভব। | সোহাগ পরিবহন ৫৫০ টাঁকা | সাতক্ষীরা এক্সপ্রেস ৫০০ টাকা | এস পি গোল্ডেন লাইন ৫০০ টাকা | হানিফ এন্টারপ্রাইজ ৫০০ টাকা | শুভ বসুন্ধরা পরিবহন ৫০০ টাকা | এ কে ট্রাভেলস ৫০০ টাকা | আর এম ট্রাভেলস ৫০০ টাকা | কিং ফিশার ট্রাভেলস ৫০০ টাকা | কে লাইন ৫০০ টাকা | গ্রীন লাইন ৫০০ টাকা | ঈগল পরিবহন ৫০০ টাকা | মামুন এন্টারপ্রাইজ ৫০০ টাকা | সৌদিয়া পরিবহন ৫০০ টাকা | এস পি গোল্ডেন লাইন ১২০০ টাঁকা | এ কে ট্রাভেলস ১২০০ টাকা রিসোর্টটির অভ্যন্তরে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ, ফুল-ফল ও পশু-পাখির সমারোহ রয়েছে। বাগানের চারিদিকে অত্যন্ত দর্শনীয়ভাবে লাগানো হয়েছে আম, নারিকেল ও মেহগনি গাছ। এছাড়াও সমগ্র উদ্যান জুড়ে লাগানো হয়েছে লিচু, আপেল, কমলা, ছবেদা, পেয়ারা, পাম গাছ, কুল সহ বিভিন্ন প্রকারের কয়েক হাজার গাছ। রিসোর্টটি বিভিন্ন জাতের হাজারো ফুল গাছ দিয়ে মনোরমভাবে সুসজ্জিত করা হয়েছে। উদ্যানের অভ্যন্তরে রয়েছে বৃহদাকার ০৮টি হ্রদ, একটি প্রাকৃতিক সাঁতার কাটার পুল ও দুটি বৃহদাকার মাছের এ্যাকুরিয়াম। এ্যাকুরিয়াম সমূহে নানান রঙের বিভিন্ন বিদেশি মাছ শোভা পাচ্ছে। হ্রদ সমূহে মাছ চাষ করা হয়। দর্শনার্থীদের জন্য চমকপ্রদ একটি বিষয় হচ্ছে হ্রদে বড় বড় মাছ কর্তক ফিডার খাওয়া। পায়ে হাটার জন্য সুন্দর ঢালাই করা সাজানো-গোছানো পথ ও বসার জন্য সমগ্র গার্ডেন জুড়ে তৈরি করা হয়েছে টাইলস বাধানো বেঞ্চ। রাতে চলার জন্য সমগ্র গার্ডেন জুড়ে বিভিন্ন নকশা ও রঙের বৈদ্যূতিক বাতি বসানো হয়েছে। যা রাতে গার্ডেনের চেহারাকে পরিবর্তন করে এক অন্য জগতের সৃষ্টি করে। এখানে যে সকল দর্শনার্থীরা আসেন তারা দিন ও রাতের উভয় সৌন্দর্যই উপভোগ করার জন্য চেষ্টা করেন। সমগ্র মোজাফফর গার্ডেন ও রিসোর্ট জুড়ে তৈরি করা হয়েছে হাতি, বাঘ, হরিন, জিরাফ, কুমির, পাখি, সাপ সহ নানা প্রাণীর ভাষ্কর্য। রিসোর্টে রয়েছে একটি ছোট চিড়িয়াখানা। যা ইতোমধ্যে দর্শনার্থী ও প্রাণী পিপাষূ মানুষদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এই মিনি চিড়িয়াখানায় হরিন, কুমির, সজারু, ময়ূর সহ বিভিন্ন প্রকারের পশু ও পাখি আছে। এখানে থাকার জন্য রয়েছে আছে ইন্টারনেট, টিভি, ফ্রিজ, গিজারসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা সমৃদ্ধ ৬টি কটেজঃ কটেজ ছাড়াও সেখানে ১৬টি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষসহ অনেকগুলো সাধারণ কক্ষ আছে। হানিমুন কটেজের প্যাকেজ ১০,০০০ টাকা। অন্যান্য কটেজের রুমগুলোর জন্য দিনপ্রতি ৫০০ থেকে ২,৫০০ টাকা পর্যন্ত। রিসোর্টের অভ্যন্তরে অবস্থিত রেস্টুরেন্টে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। রিসোর্টের মাল্টি কুইজিন রেস্টুরেন্টে দেশিয় খাবারের পাশাপাশি পাওয়া যায় চাইনিজ, মোঘলাই ও অন্যান্য খাবারও। আছে বারবিকিউ এবং গার্ডেন ব্যাংকুয়েটের সুবিধাও। মৌলভীবাজার শহর হলো বাংলাদেশ]]ের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী শহর, যা সিলেট বিভাগ]]ের অন্তর্গত মৌলভীবাজার জেলা]]য় পড়েছে। এটি মূলত মৌলভীবাজার পৌরসভা, যা ৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত এবং সুরমা নদীর পারে বিস্তৃত। এই শহরটি রাজধানী ঢাকা থেকে ২০৩ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর সিলেট থেকে ৭৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সড়কপথে ঢাকা হতে মৌলভীবাজারের দূরত্ব ২০৩ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৩১ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে শ্রীমঙ্গল এসে তারপর মৌলভীবাজার শহরে আসতে হয়। [[ঢাকা]]র সায়েদাবাদ ফকিরাপুল ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে মৌলভীবাজারে আসার সরাসরি দুরপাল্লার বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৪ হতে ৫ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে সরাসরি মৌলভীবাজারে আসার জন্য পরিবহন কোম্পানিগুলো হচ্ছে হানিফ এন্টারপ্রাইজ (এসি ও নন-এসি শ্যামলী পরিবহন (এসি ও নন-এসি সিলেট এক্সপ্রেস (নন-এসি মৌলভীবাজার সিটি (নন-এসি টিআর ট্রাভেলস (এসি রূপসী বাংলা (এসি ও নন-এসি) এবং তাজ পরিবহন (নন-এসি)। * ঢাকা-মৌলভীবাজার রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনগুলোর তথ্য পেতে যোগাযোগ করতে হবেঃ হানিফ এন্টারপ্রাইজ মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯২২ ৪১৭; শ্যামলী পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯৯৬ ৯৬৫; সিলেট এক্সপ্রেস মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; মৌলভীবাজার সিটি মোবাইল ৮৮০১৭১৬-২৯১ ১১২; টিআর ট্রাভেলস মোবাইল ৮৮০১৭১২-৫১৬ ৩৭৮; তাজ পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১৬-৩৮৭ ৯৩১। এছাড়াও সিলেট বিভাগ]]ের যেকোন স্থানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা দুরপাল্লার বাসে শ্রীমঙ্গলের মিরপুর বা শেরপুর এসে সেখান থেকে বাস, ম্যাক্সি, লেগুনা, সিএসজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে মৌলভীবাজার শহরে আসা যায়। মিরপুর ও শেরপুর হচ্ছে সড়কপথে সিলেট বিভাগের অন্যতম প্রবেশদ্বার ও প্রধান বাস স্টেশন এবং এখান দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক বিস্তৃত বলে যেকোন বাসে এখানে এসে তারপর মৌলভীবাজার আসা সম্ভব। ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে হানিফ, শ্যামলী, এনা, ইউনিক, মামুন, সাউদিয়া, গ্রীনলাইন, মিতালি প্রভৃতি পরিবহন কোম্পানীর বাস আছে প্রতি ১০ মিনিট পর পর। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে মিরপুর বা শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় মৌলভীবাজার আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১২০ টাকা। মৌলভীবাজার আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় শ্রীমঙ্গল হয়ে। ঢাকা থেকে সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৩১ কিলোমিটার। [[ঢাকা]]র কমলাপুর রেল স্টেশন বা চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি শ্রীমঙ্গল এসে সেখান থেকে সড়ক পথে মৌলভীবাজার আসা যায়; কারণ শ্রীমঙ্গল হচ্ছে রেলপথে সিলেট বিভাগে প্রবেশের অন্যতম প্রধান স্টেশন এবং এই শহরটির উপর দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেলপথটি বিস্তৃত। কমলাপুর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ঢাকা – সিলেট এবং চট্টগ্রাম – সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে দুপুর ০৪ টা ৪৮ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে সকাল ১০ টা ৫২ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে সকাল ০৯ টা ২১ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে সন্ধ্যা ০৬ টা ৪৪ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে দুপুর ১২ টা ৩৬ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (শনিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে দুপুর ০২ টা ২৮ মিনিটে (সোমবার বন্ধ); * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে রাত ১১ টা ১১ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে (রবিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ০৩ টা ২৭ মিনিটে (রবিবার বন্ধ); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে রাত ১২ টা ১২ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ২ টা ৫০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে সকাল ০৮ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ৮ টা ০৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শ্রীমঙ্গল আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৬০ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৮০ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ৩২০ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪৮০ টাকা; এসি সীট ৫৫২ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশন, শ্রীমঙ্গল, ☎ ০৮৬২৬-৭১৩৫০, মোবাইল ৮৮০১৯২৫-৪৭১ ৬২১; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শ্রীমঙ্গল এসে সেখান থেকে মৌলভীবাজার আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০; প্রচুর হাওড় ও নদী এবং বিল থাকা সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এখানকার সরাসরি নৌ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা ও এই জেলার কিছু অঞ্চল থেকে এখানে সরাসরি নৌ পথে আসা যায়। * শাহ মোস্তফা-এর মাজার মৌলভীবাজার শহরের কেন্দ্রস্থলের বেড়ীরপাড়ের দক্ষিণ তীর; মৌলভীবাজারে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। এখানকার মাস্টার কেবিনের রসগোল্লা খুব বিখ্যাত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। মৌলভীবাজার ও তার আশেপাশে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * হোটেল সোনাগাঁও শ্রীমঙ্গল রোড, মৌলভীবাজার; * পর্যটন রেস্ট হাউজ কুসুমবাগ, মৌলভীবাজার; * সেরাটন প্লাজা কুসুমবাগ, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৫২০২০; * হোটেল হেলাল সাইফুর রহমান রোড, মৌলভীবাজার; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। সড়কপথে ঢাকা হতে মৌলভীবাজারের দূরত্ব ২০৩ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৩১ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে শ্রীমঙ্গল এসে তারপর জেলা শহরে মৌলভীবাজার আসতে হয়। * ঢাকা-মৌলভীবাজার রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ৮০০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনগুলোর তথ্য পেতে যোগাযোগ করতে হবেঃ হানিফ এন্টারপ্রাইজ মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯২২ ৪১৭; শ্যামলী পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯৯৬ ৯৬৫; সিলেট এক্সপ্রেস মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; মৌলভীবাজার সিটি মোবাইল ৮৮০১৭১৬-২৯১ ১১২; টিআর ট্রাভেলস মোবাইল ৮৮০১৭১২-৫১৬ ৩৭৮; তাজ পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১৬-৩৮৭ ৯৩১। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে মিরপুর বা শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় মৌলভীবাজার আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১২০ টাকা। মৌলভীবাজার আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় শ্রীমঙ্গল হয়ে। ঢাকা থেকে সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৩১ কিলোমিটার। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে দুপুর ০৪ টা ৪৮ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে সকাল ১০ টা ৫২ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে সকাল ০৯ টা ২১ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে সন্ধ্যা ০৬ টা ৪৪ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে দুপুর ১২ টা ৩৬ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (শনিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে দুপুর ০২ টা ২৮ মিনিটে (সোমবার বন্ধ); * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে রাত ১১ টা ১১ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে (রবিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ০৩ টা ২৭ মিনিটে (রবিবার বন্ধ); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে রাত ১২ টা ১২ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ২ টা ৫০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে সকাল ০৮ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ৮ টা ০৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শ্রীমঙ্গল আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৬০ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৮০ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ৩২০ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪৮০ টাকা; এসি সীট ৫৫২ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশন, শ্রীমঙ্গল, ☎ ০৮৬২৬-৭১৩৫০, মোবাইল ৮৮০১৯২৫-৪৭১ ৬২১; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শ্রীমঙ্গল এসে সেখান থেকে মৌলভীবাজার আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ প্রচুর হাওড় ও নদী এবং বিল থাকা সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এ জেলার সরাসরি নৌ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে এখানকার কয়েকটি উপজেলায় সরাসরি নৌ পথে আসা যায়। রাজা সুবিদ নারায়ণ রাজনগরের শেষ স্বাধীন রাজা। * খাজা ওসমান সপ্তদশ শতকের বাংলার শেষ পাঠান সেনাপতি; মৌলভীবাজারে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। এখানকার মাস্টার কেবিনের রসগোল্লা খুব বিখ্যাত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। মৌলভীবাজারে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * হোটেল সোনাগাঁও শ্রীমঙ্গল রোড, মৌলভীবাজার; * পর্যটন রেস্ট হাউজ কুসুমবাগ, মৌলভীবাজার; * সেরাটন প্লাজা কুসুমবাগ, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৫২০২০; * হোটেল হেলাল সাইফুর রহমান রোড, মৌলভীবাজার; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। * সিভিল সার্জন, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫২২৯৬; * জরুরি বিভাগ, সদর হাসপাতাল: ☎ ০৮৬১-৫৩০৮২; * উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫২৭৮৩; * ঢাকা-মৌলভীবাজার রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ৮০০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনগুলোর তথ্য পেতে যোগাযোগ করতে হবেঃ হানিফ এন্টারপ্রাইজ মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯২২ ৪১৭; শ্যামলী পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯৯৬ ৯৬৫; সিলেট এক্সপ্রেস মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; মৌলভীবাজার সিটি মোবাইল ৮৮০১৭১৬-২৯১ ১১২; টিআর ট্রাভেলস মোবাইল ৮৮০১৭১২-৫১৬ ৩৭৮; তাজ পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১৬-৩৮৭ ৯৩১। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে মিরপুর বা শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় মৌলভীবাজার আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১২০ টাকা। মৌলভীবাজার আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় শ্রীমঙ্গল হয়ে। ঢাকা থেকে সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৩১ কিলোমিটার। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে দুপুর ০৪ টা ৪৮ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে সকাল ১০ টা ৫২ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে সকাল ০৯ টা ২১ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে সন্ধ্যা ০৬ টা ৪৪ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে দুপুর ১২ টা ৩৬ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (শনিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে দুপুর ০২ টা ২৮ মিনিটে (সোমবার বন্ধ); * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে রাত ১১ টা ১১ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে (রবিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ০৩ টা ২৭ মিনিটে (রবিবার বন্ধ); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে রাত ১২ টা ১২ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ২ টা ৫০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে সকাল ০৮ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ৮ টা ০৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শ্রীমঙ্গল আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৬০ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৮০ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ৩২০ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪৮০ টাকা; এসি সীট ৫৫২ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশন, শ্রীমঙ্গল, ☎ ০৮৬২৬-৭১৩৫০, মোবাইল ৮৮০১৯২৫-৪৭১ ৬২১; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; এই উপজেলায় সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয়নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শ্রীমঙ্গল এসে সেখান থেকে মৌলভীবাজার আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ প্রচুর হাওড় ও নদী এবং বিল থাকা সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এ উপজেলার সরাসরি নৌ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে এখানে সরাসরি নৌ পথে আসা যায়। মৌলভীবাজারে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। মৌলভীবাজারে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * হোটেল সোনাগাঁও শ্রীমঙ্গল রোড, মৌলভীবাজার; * পর্যটন রেস্ট হাউজ কুসুমবাগ, মৌলভীবাজার; * সেরাটন প্লাজা কুসুমবাগ, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৫২০২০; * হোটেল হেলাল সাইফুর রহমান রোড, মৌলভীবাজার; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। * সিভিল সার্জন, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫২২৯৬; * জরুরি বিভাগ, সদর হাসপাতাল: ☎ ০৮৬১-৫৩০৮২; * উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫২৭৮৩; ম্যাকাও গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের দুইটি বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলের একটি। আরেকটি হল হংকং]]। মাকাও পার্ল ব-দ্বীপের পশ্চিমাংশে হংকঙের পূর্বে অবস্থিত। এর উত্তরে গুয়াংডং প্রদেশ এবং দক্ষিণ ও পূর্বে দক্ষিণ চীন সাগর। মাকাওয়ের অর্থনীতি বহুলাংশে পর্যটন ও জুয়া-ব্যবসার উপর নির্ভরশীল। এছাড়া আয়ের প্রধান উৎস যন্ত্রাংশ উৎপাদন। ষোড়শ শতকের মাঝামাঝি থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত মাকাও পর্তুগীজ শাসনাধীন ছিল। এটি ছিল চীনে সর্বশেষ ইউরোপীয় কলোনি। পর্তুগীজ ব্যবসায়ীরা ১৫৫০ সালের দিকে মাকাওয়ে প্রথম বসতি স্থাপন করে। ১৫৫৭ সালে চীনের সম্রাট মাকাওকে বাণিজ্য বন্দর হিসেবে পর্তুগালের কাছে ইজারা দেন। ১৮৮৭ সাল পর্যন্ত মাকাও চীনা প্রশাসনের অধীনে পর্তুগাল কর্তৃক শাসিত হয়েছিল। ১৮৮৭ সালে মাকাও পর্তুগীজ কলোনিতে রূপান্তরিত হয়। ১৯৯৯ সালের ২০ ডিমেম্বর মাকাওয়ের সার্বভৌমত্ব ও কর্তৃত্ব চীনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। চীনা-পর্তুগীজ যৌথ ঘোষণা ও মাকাওয়ের মৌলিক নীতি অনুসারে ২০৪৯ সাল পর্যন্ত এটি বিশেষ সার্বভৌম ক্ষমতা ভোগ করবে। সাধারণত, ম্যাক্যানিস খাবারগুলি হলুদ, নারকেল দুধ, দারুচিনি ও বাকলহাউসহ বিভিন্ন মশলা দিয়ে রান্না করা হয় যা বিশেষ সুগন্ধ ও স্বাদ প্রদান করে খাবারে। বিখ্যাত খাবারের মধ্যে আছে গলিনহা য়া পর্তুগিজা, গলিনহা আ আফ্রিকানা (আফ্রিকান মুরগি বাকলহাউ (ঐতিহ্যবাহী পর্তুগিজ নোনা কড পটো ডি ক্যাবিডেলা, ম্যাক্যানিস চিলি চিংড়ি, মিনচি ইত্যাদি। অন্যান্য খাবারে মধ্যে আছে শূকর এর কান ও পেঁপে সালাদ, খরগোশের মাংসের ঝোল মেশানো মদ, দারুচিনি। তাপাস ম্যাক্যানিস রন্ধনপ্রণালী্র একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। সর্বাধিক জনপ্রিয় হাল্কা নাস্তা হলো পোর্ক চপ বান। সর্বাধিক জনপ্রিয় ডেজার্ট এর মধ্যে আছে আদা দুধ, পেস্টেরিস ডি নাতা (ডিমের টার্টর এবং বাদাম কেক। ম্যাকাও এর বিখ্যাত রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে আছে রেস্টুরেন্টে পোর্টো ইন্টেরিয়র, রেষ্টুরেন্টে লিতোরাল, রেষ্টুরেন্টে এস্পাও এবং রেষ্টুরেন্টে ও সান্তোস। যমুনা ফিউচার পার্ক হলো একটি বহুতল বিশিষ্ট বিপণী কেন্দ্র। প্রায় ৪,১০০,০০ বর্গফুট আয়তনের এই বিপণী কেন্দ্রটি দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ শপিং মল হিসাবে পরিচিত। যমুনা বিল্ডার্স লিঃ ২০০২ সালে এই স্থাপনাটি তৈরির কাজ শুরু করে এবং ২০১৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তা সর্ব-সাধারণের জন্য খুলে দেয়। যমুনা ফিউচার পার্ক ঢাকা শহরের অভিজাত জায়গা কুড়িল, বারিধারা, প্রগতি সরণি ও গুলশান এর মত জায়গার কাছাকাছি। এটি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এর খুব নিকটে অবস্থিত। এর কাছ থেকে কুড়িল ফ্লাইওভার সন্নিকটেই। দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ এই শপিং মলে প্রচুর দর্শনার্থী আসেন মূলত এর সৌন্দর্য্য দেখার পাশাপাশি কেনাকাটা করতে। এখানে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন পণ্য পাওয়া যায়। পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে আকাশপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে যমুনা ফিউচার পার্কে আসা যাবে। বাস বা ট্রেনে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে যমুনা ফিউচার পার্কে আসা যাবে। নৌপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে যমুনা ফিউচার পার্কে আসা যাবে। ঢাকায় প্রচুর উন্নতমানের আবাসিক হোটেল, মোটেল ও বাংলো আছে। যমুনা ফিউচার পার্কে অনেক ভালো মানের রেস্তোরা আছে। এখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। যশোরের সাথে এর কাছাকাছি জেলাগুলি যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। পশ্চিম ও পূর্ব বাংলায় পরিবহনের জন্য এখানে মহাসড়ক আছে। ঢাকা থেকে যশোর ও ঢাকা বাস সেবা চালু রয়েছে। বাসগুলি মতিঝিল, কল্যাণপুর, সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যায়। এখানে থাকা যশোর বিমানবন্দরটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি বিমানঘাঁটি। তবে রানওয়ে দিয়ে সামরিক বিমানসহ অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল করে। দৈনিক চলাচল করা অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যিক বিমানের মধ্যে রয়েছে ইউএস-বাংলা, নভো এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। নওয়াপড়া বাজার ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত বিধায় এখানে খুলনা হতে সরাসরি নদীপথে লঞ্চ,কার্গো, স্পিডবোড, টলার নৌকা প্রভৃতি নৌযান চলাচল করে। * যশোর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরী * সাগরদাড়ী, বাংলা পদ্যর জনক মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি * তাপস কুটির (কাস্টমস অফিস) * খড়কি পীর সাহেবের বাড়ি * যশোর বিমানবন্দর ও যশোর সেনানিবাস * বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখের সমাধি * ভরত রাজার দেউল (ভরত ভায়না) সকালের নাস্তা হিসেবে যশোর শহরের চৌরাস্তায় অবস্থিত জলযোগ হোটেলের লুচি ডাল বিখ্যাত। সড়ক পথে ঢাকা হতে রংপুরের দূরত্ব ৩০৪ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে রংপুর রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫২৯ কিলোমিটার। * হানিফ এন্টারপ্রাইজ: মোবাইল +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর ৮৮০১৭১৩-৪০২৬৭১ ৮৮০১৭১৩-৪০২৬৩১ (আরামবাগ); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর)। * ঢাকা-রংপুর রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩০০ হতে ৫৫০/-। * রংপুর এক্সপ্রেস রংপুর হতে সকাল ০৮ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে ও ঢাকা থেকে সকাল ০৮ টায় ছাড়ে; * লালমনি এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে; * নীলসাগর এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ০৮ টায় ছাড়ে; * একতা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে; * দ্রুতযান এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে বিকাল ০৫ টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে ঢাকা-রংপুর রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে রংপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫০৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৬৭৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ১,০১০ টাকা; * এসি সীট ১,০১০ টাকা এবং * এসি বাথ ১,৫১০ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; রংপুরে সরাসরি বিমানে আসা যায়; ঢাকা থেকে রংপুরের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে রংপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-রংপুর ও রংপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে রংপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * রংপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, শহরের মধ্যে কোনো নৌপথ না-থাকায় কোনো নৌযান চলাচল করে না। চিড়িয়াখানায় রয়েছে শিশু পার্ক, রেস্তোরা, কৃত্রিম হ্রদ এবং বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী ও বৃক্ষ। এখানে বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী রয়েছে; এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সুন্দরবনের বেঙ্গল টাইগার, সিংহ, গণ্ডার, জলহস্তী, হরিণ, বানর, চিতাবাঘ, ভালুক, কুমির, অজগর, কচ্ছপ প্রভৃতি। এছাড়াও রয়েছে ময়না, টিয়া, ময়ূর, কাকাতুয়া, কবুতর, বক সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। ১৯১৬ সালে প্রতিষ্টিত কারমাইকেল কলেজ বাংলাদেশের পুরাতন কলেজগুলোর মধ্যে অন্যতম। শহরের যেকোন স্থান হতে রিক্সা,অটোরিক্সা, প্রাইভেট কার,মাইক্রোবাস সহযোগে যাওয়া যায়। | নাম=বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় উইকিউপাত্ত=Q4880627 | বিবরণ=বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় রংপুর শহরের অতি নিকটে হওয়ায় শহরের যে কোন মানের হোটেলে রাত্রিযাপন করা সম্ভব। | নাম=শ্বাশত বাংলা মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=লালকুঠি মোড় অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=রংপুর সেনানিবাসের সম্মুখস্থ চৌরাস্তা (এমপি চোকপোস্ট) থেকে কোয়ার্টার কিলোমিটার সোজা পূর্বদিকে ধাপ লালকুঠি মোড়ে এ জাদুঘরটি অবস্থিত। | বিবরণ=এ জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্র, মানচিত্র,দুর্লভ আলোকচিত্র, সে সময় প্রকাশিত বিভিন্ন পোস্টার, পত্র-পত্রিকা, পুস্তক ও অন্যান্য দস্তাবেজ প্রদর্শিত হচ্ছে। ‘সিদল ভর্তা’ রংপুরের জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল রয়েছেঃ * নর্থ ভিউ রেস্তোরাঁ, শহীদ মোবারক সরণী, রংপুর; * সিসিলি চাইনিজ রেস্তোরাঁ, রাজা রামমোহন রায় শপিং কমপ্লেক্স, রংপুর; * পারভেজ হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * কস্তূরী হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * স্টার হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * বৈশাখী, জাহাজ কোম্পানির মোড় এবং মেডিকেল মোড়, রংপুর। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান রংপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেলও রয়েছে - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, পৌরবাজার, রংপুর; * হোটেল নর্থ ভিউ, সেন্ট্রাল রোড, রংপুর ☎ ০৫২১-৫৫৪০৫, ৫৫৪০৬; * হোটেল গোল্ডেন টাওয়ার, জাহাজ কোম্পনী মোড়, রংপুর, ☎ ০৫২১-৬৫৯২০; | ফোন ৮৮ ০৫২১-৬৩৬৮১| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স ৮৮ ০৫২১-৬৩৬৮১ | আগমন প্রস্থান মূল্য= ৳৩০০-৫,৫০০ | ফোন=+৮৮ +৮৮০১৭১৩৫৫ ৮৮৪৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=রংপুর বিভাগের একমাত্র ৫ তারকা হোটেল | ফোন ৮৮ (০১) ২৫২-৩৩৩৩| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= * সিভিল সার্জন, রংপুর ৮৮০১৭৬৫-৯৯২ ২৬২; * রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল: ☎ ০৫২১-৬৩৬৩০, ৬১৬০০, ৬৩৬০৩; সড়ক পথে ঢাকা হতে রংপুরের দূরত্ব ৩০৪ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে রংপুর রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫২৯ কিলোমিটার। * হানিফ এন্টারপ্রাইজ: মোবাইল +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর ৮৮০১৭১৩-৪০২৬৭১ ৮৮০১৭১৩-৪০২৬৩১ (আরামবাগ); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর)। * ঢাকা-রংপুর রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩০০ হতে ৫৫০/-। * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে; * নীলসাগর এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ০৮ টায় ছাড়ে; * একতা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে; * দ্রুতযান এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে বিকাল ০৫ টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-রংপুর রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে রংপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫০৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৬৭৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ১,০১০ টাকা; * এসি সীট ১,০১০ টাকা এবং * এসি বাথ ১,৫১০ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; রংপুরে সরাসরি বিমানে আসা যায়; ঢাকা থেকে রংপুরের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে রংপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * ফণীভূষণ মজুমদারের জমিদার বাড়ি; * শাহ ইসমাইল গাজীর দরগাহ; * পায়রাবন্দ বেগম রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্র। ‘সিদল ভর্তা’ রংপুরের জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল রয়েছেঃ * নর্থ ভিউ রেস্তোরাঁ, শহীদ মোবারক সরণী, রংপুর; * সিসিলি চাইনিজ রেস্তোরাঁ, রাজা রামমোহন রায় শপিং কমপ্লেক্স, রংপুর; * পারভেজ হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * কস্তূরী হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * স্টার হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * বৈশাখী, জাহাজ কোম্পানির মোড় এবং মেডিকেল মোড়, রংপুর। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান রংপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেলও রয়েছে - * পর্যটন মোটেল, আরকে রোড, রংপুর, ☎ ০৫২১-৬২১১১; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, পৌরবাজার, রংপুর; * হোটেল নর্থ ভিউ, সেন্ট্রাল রোড, রংপুর ☎ ০৫২১-৫৫৪০৫, ৫৫৪০৬; * হোটেল গোল্ডেন টাওয়ার, জাহাজ কোম্পনী মোড়, রংপুর, ☎ ০৫২১-৬৫৯২০; * সিভিল সার্জন, রংপুর ৮৮০১৭৬৫-৯৯২ ২৬২; * রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল: ☎ ০৫২১-৬৩৬৩০, ৬১৬০০, ৬৩৬০৩; সড়কপথে ঢাকা হতে রংপুরের দূরত্ব ৩০৪ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে রংপুর রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫২৯ কিলোমিটার। * হানিফ এন্টারপ্রাইজ: মোবাইল +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর ৮৮০১৭১৩-৪০২৬৭১ ৮৮০১৭১৩-৪০২৬৩১ (আরামবাগ); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর)। * ঢাকা-রংপুর রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩০০ হতে ৫৫০/-। * রংপুর এক্সপ্রেস রংপুর হতে রাত ০৮ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে ও ঢাকা থেকে সকাল ০৮ টায় ছাড়ে; * লালমনি এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে; * নীলসাগর এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ০৮ টায় ছাড়ে; * একতা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে; * দ্রুতযান এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ৮ টায় ছাড়ে ঢাকা-রংপুর রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে সিলেট আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫০৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৬৭৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ১,০১০ টাকা; * এসি সীট ১,০১০ টাকা এবং * এসি বাথ ১,৫১০ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; রংপুরে সরাসরি বিমানে আসা যায়; ঢাকা থেকে রংপুরের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে রংপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-রংপুর ও রংপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলো: * ঢাকা হতে রংপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * রংপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। ‘সিদল ভর্তা’ রংপুরের জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল রয়েছে: * নর্থ ভিউ, শহীদ মোবারক সরণী, রংপুর; * সিসিলি চাইনিজ রেস্তোরাঁ, রাজা রামমোহন রায় শপিং কমপ্লেক্স, রংপুর; * পারভেজ হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * কস্তূরী হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * স্টার হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * বৈশাখী, জাহাজ কোম্পানির মোড় এবং মেডিকেল মোড়, রংপুর। | ফোন ৮৮ ০৫২১-৬৩৬৮১| নি:শুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স ৮৮ ০৫২১-৬৩৬৮১ | আগমন প্রস্থান মূল্য= ৳৩০০-৫,৫০০ | ফোন=+৮৮ +৮৮০১৭১৩৫৫ ৮৮৪৪ নি:শুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=রংপুর বিভাগের একমাত্র ৫ তারকা হোটেল | ফোন ৮৮ (০১) ২৫২-৩৩৩৩| নি:শুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন ৮৮ ০৫৪১ ৫১৩৯৯ নি:শুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= * হানিফ এন্টারপ্রাইজ: মোবাইল +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর ৮৮০১৭১৩-৪০২৬৭১ ৮৮০১৭১৩-৪০২৬৩১ (আরামবাগ); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর)। * ঢাকা-রংপুর রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩০০ হতে ৫৫০/-। * রংপুর এক্সপ্রেস রংপুর হতে সকাল ০৮ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে ও ঢাকা থেকে সকাল ০৮ টায় ছাড়ে; * লালমনি এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে; * নীলসাগর এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ০৮ টায় ছাড়ে; * একতা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে; * দ্রুতযান এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে বিকাল ০৫ টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে ঢাকা-রংপুর রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে রংপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫০৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৬৭৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ১,০১০ টাকা; * এসি সীট ১,০১০ টাকা এবং * এসি বাথ ১,৫১০ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; রংপুরে সরাসরি বিমানে আসা যায়; ঢাকা থেকে রংপুরের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে রংপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-রংপুর ও রংপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে রংপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * রংপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * মাওলানা কেরামত আলী জৈনপুরীর মাযার; * মাহিগঞ্জ শাহ জালাল বোখারীর মাযার; * তাজহাট রাজবাড়ি রংপুর জাদুঘর; * পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়ার বাড়ি; * শ্রী শ্রী করুণাময়ী কালীমন্দির; * ভিন্ন জগৎ বিনোদন পার্ক; * শাহ ইসমাইল গাজীর দরগাহ; * চিকলি বিল ও পার্ক। ‘সিদল ভর্তা’ রংপুরের জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল রয়েছেঃ * নর্থ ভিউ রেস্তোরাঁ, শহীদ মোবারক সরণী, রংপুর; * সিসিলি চাইনিজ রেস্তোরাঁ, রাজা রামমোহন রায় শপিং কমপ্লেক্স, রংপুর; * পারভেজ হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * কস্তূরী হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * স্টার হোটেল, মেডিকেল মোড়, রংপুর; * বৈশাখী, জাহাজ কোম্পানির মোড় এবং মেডিকেল মোড়, রংপুর। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান রংপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেলও রয়েছে - * পর্যটন মোটেল, আরকে রোড, রংপুর, ☎ ০৫২১-৬২১১১; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, পৌরবাজার, রংপুর; * হোটেল নর্থ ভিউ, সেন্ট্রাল রোড, রংপুর ☎ ০৫২১-৫৫৪০৫, ৫৫৪০৬; * হোটেল গোল্ডেন টাওয়ার, জাহাজ কোম্পনী মোড়, রংপুর, ☎ ০৫২১-৬৫৯২০; * রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল: ☎ ০৫২১-৬৩৬৩০, ৬১৬০০, ৬৩৬০৩; রাউজান উপজেলার প্রাচীন ইতিহাসের সাথে বৌদ্ধ উপনিবেশের সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িত। জানা গেছে যে, রাউজানে আদি বসতি স্থাপনকারী হলো বৌদ্ধরা। বিনাজুরীতে প্রায় ৪ শত বছরের প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার রয়েছে। রাউজান এলাকার নামকরণের সাথেও বৌদ্ধ ঐতিহ্য জড়িত। কারণ মোগল সুবেদার শায়েস্তা খান কর্তৃক ১৬৬৬ খ্রিস্টাব্দে চট্টগ্রাম বিজয়ের প্রায় ১০০০ বছর পূর্ব থেকে সারা চট্টগ্রাম অঞ্চলই বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী মগ বা আরাকানীদের অধিকারে ছিল। ফলে রসিকতা করে অনেকে চট্টগ্রামকে মগের মুল্লুক''ও বলতেন। সে অনুযায়ী ধারণা করা হয় যে, রাউজানও একসময় আরাকান রাজ্যের অন্তর্গত ছিল। আরাকানী ভাষায় এটিকে বলা হত রজোওয়াং বা রাজ পরিবারের ভূমি। আর এ নামের অপভ্রংশ থেকেই রাউজান নামের উৎপত্তি হয়েছে বলে বিশিষ্ট পণ্ডিতগণের ধারণা। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী রাউজান উপজেলার জনসংখ্যা ৩,২৫,৩৮৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৬৩,৯৬৩ জন এবং মহিলা ১,৬১,৪২৬ জন। এ উপজেলার ৭৫% লোক মুসলিম, ১৮% হিন্দু, ৬% বৌদ্ধ এবং ১% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। চট্টগ্রাম মহানগরীর অক্সিজেন মোড় থেকে রাউজান উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন মোড় এলাকা থেকে চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি বাস যোগে রাউজান যাওয়া যায়। বর্তমানে মুরাদপুর জামান হোটেল এর সামনে থেকে বাসযোগে সরাসরি রাউজান যাওয়া যায় (ভাড়া ৪০ টাকা মাত্র)। নৌপথে ভ্রমণ পিয়াসুরা ইচ্ছে করলে নৌপথেও রাউজান যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে চট্টগ্রাম শহরের কালুরঘাট এলাকা থেকে রিজার্ভ স্পীডবোট ভাড়া করতে হবে। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে ২০ কিলোমিটার পূর্বে এবং রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার দক্ষিণে পাহাড়তলী ইউনিয়নে অবস্থিত। এটি চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন হওয়ায় চট্টগ্রাম শহর থেকে সহজেই বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। মাস্টারদা সূর্যসেনের বাস্তুভিটা ও স্মৃতিসৌধ চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে ১৩ কিলোমিটার পূর্বে এবং রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে নোয়াপাড়া ইউনিয়নে অবস্থিত। চট্টগ্রাম শহর থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে নোয়াপাড়া পথেরহাট নেমে রিক্সা বা অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়া উপজেলা সদর থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সরাসরি এ বাস্তুভিটায় যাওয়া যায়। মহাকবি নবীনচন্দ্র সেনের বাস্তুভিটা ও স্মৃতিসৌধ রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে পূর্ব গুজরা ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়া কাপ্তাই সড়ক হতে নোয়াপাড়া সেকশন-২ সড়ক দিয়ে পুরাতন রঘুনন্দন চৌধুরী হাট হয়ে নিশ্চার ঘাট ব্রীজ সংলগ্ন এ বাস্তুভিটায় যাওয়া যায়। মহামুনি বৌদ্ধবিহার চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে ২০ কিলোমিটার পূর্বে এবং রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার দক্ষিণে পাহাড়তলী ইউনিয়নে অবস্থিত। চট্টগ্রাম শহর থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে পাহাড়তলী নেমে দক্ষিণ দিকে রিক্সা বা অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়া উপজেলা সদর থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সরাসরি মহামুনি যাওয়া যায়। ডাবুয়া ঐতিহ্যবাহী ধর বাড়ী রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার উত্তরে ডাবুয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এখানে দেখার মত রয়েছে রাধামাধব মন্দির ও দীঘি। জগন্নাথ দেবালয় ও তোড়ন রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার উত্তরে ডাবুয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। কৈলাসেশ্বর শিবমন্দির ও শিবমূর্তি রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার উত্তরে ডাবুয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এটি ঊনবিংশ শতাব্দীর মন্দির। আবুরখীল বৌদ্ধ বিহার চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে ১৪ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে এবং রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে উরকিরচর ইউনিয়নে অবস্থিত। চট্টগ্রাম শহর থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে বৈজ্জাখালী গেইট নেমে উত্তর দিকে রিক্সা বা অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়া উপজেলা সদর থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সরাসরি আবুরখীল যাওয়া যায়। আর্যমৈত্রেয় বৌদ্ধ বিহার রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দক্ষিণে রাউজান ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এটি শায়িত মূর্তির জন্য জনপ্রিয়। ঐতিহাসিক লস্কর উজির দীঘি রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দক্ষিণে কদলপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়া কাপ্তাই সড়কের পাহাড়তলী হয়ে উত্তর দিকে লস্কর উজির দীঘি যাওয়া যায়। লাম্বুরহাট চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে ২০ কিলোমিটার পূর্বে এবং রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণে বাগোয়ান ইউনিয়নে অবস্থিত। চট্টগ্রাম শহর থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে গশ্চি নয়াহাট নেমে দক্ষিণ দিকে রিক্সা বা অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়া উপজেলা সদর থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সরাসরি মহামুনি যাওয়া যায়। কর্ণফুলী নদীর পাড়ের এ হাট চট্টগ্রাম জেলার অতি প্রাচীন এবং ঐতিহ্যবাহী হাটগুলোর একটি। নগরীর কালুরঘাট থেকে নৌপথে স্পীডবোট যোগেও লাম্বুরহাট যাওয়া যায়। আশরাফ শাহ (রহ মাজার রাউজান উপজেলা সদর থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দক্ষিণে কদলপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়া কাপ্তাই সড়কের পাহাড়তলী হয়ে উত্তর দিকে এ মাজারে যাওয়া যায়। | ঠিকানা=রাউজান হরিশ খানপাড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= রাউজানে থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। রাউজানের রাঙ্গামাটি সড়ক সংলগ্ন পৌরসভা এলাকায় ও কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন নোয়াপাড়া, পাহাড়তলী ইত্যাদি এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। রাঙ্গামাটি বাংলাদেশ]]ের চট্টগ্রাম বিভাগ]]ের রাঙ্গামাটি জেলা]]র একটি উল্লেখযোগ্য শহর। চট্টগ্রাম বিভাগের পূর্বাংশে এটির অবস্থান। চট্টগ্রাম শহরের পূর্বদিকে মাত্র ৭৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ছোট্ট পাহাড়ী শহর রাঙামাটি। এখানকার বেশিরভাগ মানুষই উপজাতি। এছাড়া অনেক ধরনের লোকাল বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে, তবে সেসব বাস সার্ভিস রাস্তার যেকোন জায়গা থেকে যাত্রী উঠানামা করায়, ফলে বাসে সবসময় যাত্রীদের ভিড় লেগে থাকে এবং গন্তব্যে ৪-৫ ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়। রাজধানী ঢাকা থেকেও রাঙ্গামাটি যাওয়ার কিছু বাস সার্ভিস রয়েছে। এই বাস সার্ভিসগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নয়। এছাড়াও আশেপাশের জেলাগুলোতেও কিছু লোকাল বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে রাঙ্গামাটিতে আসা যাওয়ার জন্য। * ঝুলন্ত সেতু: পর্যটকদের বিনোদনের জন্য পর্যটন কর্পোরেশনের উদ্যোগে রাঙামাটিতে ১৯৮৫ সালে নির্মাণ করা হয়েছ। এ সেতুটিকে রাঙামাটির প্রতীক’ বলা হয়। সেতুটির জন্য দেশ এবং দেশের বাইরে আলাদা পরিচিতি পেয়েছে রাঙামাটি। * ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী জাদুঘর: শহরের ভেদভেদী এলাকায় গড়ে তুলেছে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী জাদুঘর। * রাঙামাটি মিনি চিড়িয়াখানা: শহরের রাঙাপানি এলাকায় প্রকৃতির অপরূপ পরিবেশে জেলা পরিষদের অর্থায়নে গড়ে উঠেছে মিনি চিড়িয়াখানা। বানর, ভাল্লুক, অজগর, সজারু, হরিণ বনমোরগসহ অনেক প্রাণী রয়েছে এ চিড়িয়াখানায়। * বনভান্তের বৌদ্ধ মন্দির: শহরের রাজবাড়ি এলাকায় দক্ষিণ এশিয়ার বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের অন্যতম তীর্থ স্থান বনভান্তের বৌদ্ধ মন্দিরটিও ঘুরে দেখতে পারেন পর্যটকরা। বিশাল আকৃতির মূর্তি, প্রাকৃতিক পরিবেশ আপনাকে আলাদা শান্তি প্রদান করবে। * রাঙামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সড়ক: রাঙামাটি-কাপ্তাই যোগাযোগের জন্য রাঙামাটি শহরের আসামবস্তি-রাঙাপানি সড়কের কাছে একটি বিকল্প সড়ক রয়েছে। বর্তমানে এ সড়কটি এখন পর্যটক বান্ধব সড়কে পরিণত হয়েছে। রাঙ্গামাটিতে বিভিন্ন মানের খাবার রেস্তোরাঁ রয়েছে। রেস্তোরাঁয় স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী বাঙালী, পাহাড়ি সব খাবার পাওয়া যায়। ভিন্ন স্বাদের এইসব খাবারের স্বাদ নিতে পর্যটকগণ আগ্রহী থাকেন। রাঙ্গামাটি জেলা বাংলাদেশ]]ের একটি জেলা যা চট্টগ্রাম বিভাগ এর অন্তর্গত। রাঙ্গামাটির উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা, মিজোরাম, দক্ষিণে বান্দরবান, পূর্বে মিজোরাম ও পশ্চিমে চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি। এ জেলা আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ জেলা। দেশের এক মাত্র রিক্সা বিহীন শহর, হ্রদ পরিবেষ্টিত পর্যটন শহর এলাকা। এ জেলায় চাকমা, মারমা, তঞ্চঙ্গ্যা, ত্রিপুরা, মুরং, বোম, খুমি, খেয়াং, চাক্, পাংখোয়া, লুসাই, সুজেসাওতাল, রাখাইন সর্বোপরি বাঙ্গালীসহ ১৪টি জনগোষ্ঠি বসবাস করে। রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান- এই তিন পার্বত্য অঞ্চলকে নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সৃষ্টির পূর্বের নাম ছিল কার্পাস মহল। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা থেকে ১৯৮১ সালে বান্দরবান এবং ১৯৮৩ সালে খাগড়াছড়ি পৃথক জেলা সৃষ্টি করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার মূল অংশ রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। প্রথাগত রাজস্ব আদায় ব্যবস্থায় রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলায় রয়েছে চাকমা সার্কেল চীফ। চাকমা রাজা হলেন নিয়মতান্ত্রিক চাকমা সার্কেল চীফ। এছাড়া অনেক ধরনের লোকাল বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে, তবে সেসব বাস সার্ভিস রাস্তার যেকোন জায়গা থেকে যাত্রী উঠানামা করায়, ফলে বাসে সবসময় যাত্রীদের ভিড় লেগে থাকে এবং গন্তব্যে ৪-৫ ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়। রাজধানী ঢাকা থেকেও রাঙ্গামাটি যাওয়ার কিছু বাস সার্ভিস রয়েছে। এই বাস সার্ভিসগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নয়। এছাড়াও আশেপাশের জেলাগুলোতেও কিছু লোকাল বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে রাঙ্গামাটিতে আসা যাওয়ার জন্য। * কর্ণফুলী হ্রদ- কৃত্রিম এ হ্রদের আয়তন ২৯২ বর্গমাইল (বর্গ কিলোমিটারে পরিণত করতে হবে)। এ হ্রদের সাথে কর্ণফুলী, কাচালং আর মাইনী নদীর রয়েছে নিবিড় সংযোগ। কাচালং নদীর উজানে লংগদুর মাইনীমুখে এসে হ্রদের বিস্তার দেখে যুগপৎ বিষ্মিত হতে হয়। এখানে হ্রদের বিস্তীর্ণ জলরাশি নির্দ্বিধায় আকাশের সাথে মিশে গেছে। রাঙ্গামাটি শহরে এলেই চোখে পড়ে হ্রদ-পাহাড়ের অকৃত্রি সহাবস্থান যা দেশের আর কোথাও দেখা মেলেনা। এ হ্রদের স্বচ্ছ জলরাশি আর সবুজ পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য পর্যটকদের সহজেই কাছে টানে আর হ্রদে নৌ-ভ্রমণ যে কারো মন-প্রাণ জুড়িয়ে দেয় প্রকৃতির আপন মহিমায়। প্রকৃতি এখানে কতটা অকৃপন হাতে তার রূপ-সুধা ঢেলে দিয়েছে তা দূর থেকে কখনই অনুধাবন করা সম্ভব নয়। যাতায়াত: নৌ-ভ্রমণের জন্য রিজার্ভ বাজার, তবলছড়ি ও পর্যটন ঘাটে ভাড়ায় স্পীড বোট ও নৌযান পাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘণ্টা প্রতি স্পীড বোট ঘণ্টায় ১২০০-১৫০০ এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০ টাকা। * পর্যটন মোটেল ও ঝুলন্ত সেতু- এখানে রয়েছে মনোরম ‘পর্যটন মোটেল’। উল্লেখ্য, পর্যটন মোটেল এলাকা ‘ডিয়ার পার্ক’ নামেই সমধিক পরিচিত। মোটেল এলাকা থেকে দৃশ্যমান হ্রদের বিস্তীর্ণ জলরাশি আর দূরের নীল উঁচু-নীচু পাহাড়ের সারি এখানে তৈরি করেছে এক নৈসর্গিক আবহ। এখানেই রয়েছে ৩৩৫ ফুট দীর্ঘ মনোহরা ঝুলন্ত সেতু যা কমপ্লেক্সের গুরুত্ব ও আকর্ষণ বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এ সেতু ইতোমধ্যে ‘সিম্বল অব রাঙ্গামাটি’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। এছাড়া এখানে রয়েছে অডিটোরিয়াম, পার্ক, পিকনিক স্পট, স্পীড বোট ও দেশীয় নৌ-যান। যাতায়াত: রাঙ্গামাটি শহরের তবলছড়ি হয়ে সড়ক পথে সরাসরি ‘পর্যটন কমপ্লেক্সে’ যাওয়া যায়। এখানে গাড়ি পার্কিং-য়ের সুব্যবস্থা রয়েছে। যারা ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সার্ভিস বাসে করে আসবেন তাদের তবলছড়িতে নেমে অটোরিক্সাযোগে রিজার্ভ করে (ভাড়ার পরিমাণ আনুমানিক ৮০-১০০ যেতে হবে। ফোন: ০৩৫১-৬২১২৬, ৬১০৪৬ * সুবলং ঝর্না- রাঙ্গামাটির সুবলং-এর পাহাড়ি ঝর্ণা ইতোমধ্যে পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। এসব ঝর্ণার নির্মল জলধারা পর্যটকদের হৃদয়ে এক ভিন্ন অনুভূতির কাঁপন তোলে। বরকল উপজেলায় ছোট-বড় ৮টি ঝর্ণা রয়েছে। বর্তমানে এ এলাকায় উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক কিছু স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। রাঙ্গামাটি সদর হতে সুবলং এর দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার। যাতায়াত: রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাঙ্গামাটি বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘণ্টা প্রতি স্পীড বোট ঘণ্টায় ১২০০-১৫০০ এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০ টাকা। * কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান তের হাজার একর এলাকা নিয়ে কর্ণফুলী নদীর কোল ঘেঁষে কাপ্তাই উপজেলায় গড়ে উঠেছে ‘কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান’। সারি সারি পাহাড় আর প্রকৃতির অপর্ব সমন্বয় ঘটেছে এখানে। এ বনভূমি বিচিত্র বন্যপ্রাণী ও পাখ-পাখালির অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। বর্ষাকালে মেঘ পাহাড়ের মিতালি আর শীতে কুয়াশার লুকেচুরি প্রকৃতির এমন কারুকাজ বেশ রোমঞ্চকর বৈকি। বনের ভেতর সারি সারি সেগুন, জারুল, গামার আর কড়ই গাছের মাঝ বরাবর পায়ে হেটে চলা পর্যটকদের অফুরন্তু আনন্দের খোরাক। কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে রয়েছে বন বিভাগে দু’টি বিশ্রামাগার। বিশ্রামাগারের চারপাশে নদী, পাহাড় আর সবুজের সহাবস্থান অপূর্ব সৌন্দর্যের আবহ তৈরি করেছে। মূলত জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশের সংরক্ষণ ও উন্নয়ন, শিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ সম্প্রসারন এবং ইকো-ট্যুরিজমের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। রাঙ্গামাটি জেলা সদর হতে এর দূরত্ব আনুমানিক ৩৫ কিলোমিটার। যাতায়াত: উদ্যানে যেতে হলে চট্টগ্রাম হতে সরাসরি কাপ্তাই যেতে হবে। রাঙামাটি শহরে বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। রাঙামাটি শহরের পুরাতন বাস স্ট্যন্ড ও রিজার্ভ বাজার এলাকায় লেকের কাছাকাছি হোটেলে উঠলে হোটেল থেকে কাপ্তাই লেকের পরিবেশ ও শান্ত বাতাস উপভোগ করা যাবে। এছাড়া কম খরচে থাকতে বোডিং এ থাকা যাবে। বোডিংগুলোতে খরচ কম হলেও এগুলোর পরিবেশ খুব একটা ভাল নয়। রাঙামাটি শহরের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হোটেল: * হোটেল গ্রিন ক্যাসেল রিজার্ভ বাজারে অবস্থিত এ হোটেলে নন-এসি সিঙ্গেল বেড, ডাবল বেড ও ত্রিপল বেডের রুমের ভাড়া যথাক্রমে ৮০০, ১০০০ ও ১২০০ টাকা। এসি কাপল বেড রুম ভাড়া ১৬০০ টাকা ও এসি ট্রিপল বেড রুম ভাড়া ২০০০ টাকা। যোগাযোগ: 01726-511532 01815-459146 * পর্যটন মোটেল রাঙ্গামাটি ঝুলন্ত ব্রিজের পাশে অবস্থিত এ হোটেলটিতে নন-এসি ডাবল বেডের রুম ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা। আর এসি ডাবল বেড ভাড়া ১৫০০-১৮০০ টাকা। যোগাযোগ: ০৩৫১-৬৩১২৬ * রংধনু গেস্ট হাউজ এই গেস্ট হাউজে ফ্যামিলি বেড বা কাপল বেড ভাড়া নিতে খরচ পড়বে যথাক্রমে ৬৫০ ও ৫০০ টাকা। যোগাযোগ: 01816-712622 01712-392430 * হোটেল সুফিয়া ফিসারী ঘাট, কাঁঠালতলী। যোগাযোগ: 01553-409149 * হোটেল আল-মোবা নতুন বাস স্টেশন, রিজার্ভ বাজার। যোগাযোগ: 01811-911158 রাঙ্গামাটিতে বিভিন্ন মানের খাবার রেস্তোরাঁ রয়েছে। রেস্তোরাঁয় স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী বাঙালী, পাহাড়ি সব খাবার পাওয়া যায়। ভিন্ন স্বাদের এইসব খাবারের স্বাদ নিতে পর্যটকগণ আগ্রহী থাকেন। আরেকটি মত হচ্ছে, এককালে এ অঞ্চলের লোকজন অধিক সংখ্যায় বার্মার রেঙ্গুন শহরে চলে যেত এবং এজন্য এ অঞ্চলকে রেঙ্গুন্যা বলা হত, আর এ থেকেই রাঙ্গুনিয়া নামের উৎপত্তি। আসলে এই দুইটি মতই ঐতিহাসিকভাবে ভ্রান্ত বলে প্রমাণিত হয়েছে। চট্টগ্রামের প্রাচীনতম ঐতিহাসিক জনাব হামিদুল্লাহ খাঁ কর্তৃক ফার্সি ভাষায় রচিত চট্টগ্রামের প্রাচীন ইতিহাস আহাদিসুল খাওয়ানিন যা ১৮৮১ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়েছিল এবং বর্তমানে এক কপি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। তাতে রাঙ্গুনিয়াকে রঙ্গীনা নামে উল্লেখ করা হয়েছে। রাঙ্গুনিয়ার বিশিষ্ট চিন্তাবিদ ও গবেষক মরহুম সৈয়দ আহমদুল হক রচিত প্রবন্ধ 'বিচিত্রা'য় উল্লেখ করা হয়েছে যে, ফার্সি ভাষায় রঙ্গীনা শব্দের অর্থ হল রঙে রঞ্জিত অর্থাৎ সৌন্দর্য্য। তাঁর মতে, রাঙ্গুনিয়ার মত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমণ্ডিত মনোরম স্থান দক্ষিণ এশিয়ায় আর নেই। চিরহরিৎ অনুচ্চ শৈল শিখর ও কর্ণফুলি নদী বিধৌত এ অঞ্চল সুলতানী আমলে পরিচিত ছিল রঙ্গীনা নামে। পরবর্তীতে এই রঙ্গীনা শব্দ থেকেই রইন্যা বা রাঙ্গুনিয়া নামের উৎপত্তি হয়েছে। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মোট জনসংখ্যা ৩,৩৯,০০৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৬৮,৪১২ জন এবং নারী ১,৭০,৫৯২ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ৯৩৮ জন। চট্টগ্রাম মহানগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৯ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই বাস যোগে রাঙ্গুনিয়া যাওয়া যায়। * ভাড়া: জনপ্রতি ৩৫ থেকে ৪৫ টাকা। * ভাড়া: রিজার্ভ ১২৫ থেকে ১৭৫ টাকা অথবা জনপ্রতি ২৫ থেকে ৩৫ টাকা। কাপ্তাই সড়ক ছাড়াও রাঙ্গামাটি সড়ক হয়ে রাঙ্গুনিয়া যাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন মোড় এলাকা থেকে চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি বাস যোগে রানীরহাট এলাকায় নামতে হবে। * ভাড়া: জনপ্রতি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। নৌপথে ভ্রমণ পিয়াসুরা ইচ্ছে করলে নৌপথেও রাঙ্গুনিয়া যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে চট্টগ্রাম শহরের কালুরঘাট এলাকা থেকে রিজার্ভ স্পীডবোট ভাড়া করতে হবে। | বিবরণ=এ চা বাগানটি ক্লোন চা পাতার জন্য বিখ্যাত। | নাম=আরব আমিরাত প্রকল্প অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এ প্রকল্প দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকলেও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের টানে দর্শনার্থীরা এখানে ছুটে আসে, এছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের অর্থায়নে এখানে বিশ্বমানের হেলথ সিটি করার পরিকল্পনা নিচ্ছে সরকার। | নাম=কর্ণফুলি নদী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=কর্ণফুলি নদী চিত্র=কর্ণফুলী.jpg উইকিউপাত্ত=Q766956 | বিবরণ=রাঙ্গুনিয়া পৌর এলাকা এ নদীর তীরে অবস্থিত, নৌপথে ভ্রমণপিয়াসুরা এ নদীতে প্রায়শঃ ভ্রমণ করে থাকে। | নাম কোদালা চা বাগান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি দেশের প্রথম চা বাগান। | বিবরণ=এটি বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের সবচেয়ে বড় বিল। | নাম=চাকমা রাজবাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি সপ্তদশ শতাব্দীতে নির্মিত চাকমা রাজার বাড়ির ধ্বংসাবশেষ। | বিবরণ=এখানে চা বাগান ও রাবার বাগান উভয়ের সৌন্দর্য্য একসাথে উপভোগ করা যায়। | নাম=ঢালকাটা জগদ্ধাত্রী মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি একটি হিন্দু মন্দির। | নাম=দুধপুকুরিয়া-ধোপাছড়ি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=দুধপুকুরিয়া-ধোপাছড়ি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য উইকিউপাত্ত=Q18987617 | বিবরণ=রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও চট্টগ্রাম এই ৩ জেলার সীমানায় অবস্থিত মনোমুগ্ধকর একটি অভয়ারণ্য। | নাম=দ্বিতীয় কর্ণফুলি সেতু অন্য=গোডাউন ব্রিজ ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=উপজেলা সদরের সাথে উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের ৪টি ইউনিয়নের সংযোগ সেতু। | নাম=ধর্মচক্র বিহার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি ১৭২০ সালে নবাব আলীবর্দী খানের শাসনামলে নির্মিত বৌদ্ধ বিহার। | নাম=পাগলা মামার দরগাহ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=উনিশ শতকের এ দরগাহটি আধ্যাত্মিক সাধক শাহ মুজিবুল্লাহ (রহ র, কথিত আছে তিনি আধ্যাত্মিক সাধনার ফলে পাগল হয়ে গেলে পাগলা মামা নামে পরিচিতি লাভ করেন। | নাম=পারুয়া রাবার ড্যাম অন্য=ইছামতি রাবার ড্যাম ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ইছামতি নদীর উপর নির্মিত এই বাঁধটি উত্তর রাঙ্গুনিয়ার ৫টি ইউনিয়নের চাষাবাদ এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সহজ করেছে। | নাম=বাচা বাবার মাজার অন্য=কাউখালী দরবার শরীফ ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=দরগাহটি সুফি সাধক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন (রহ র, তিনি বাচা বাবা নামে ভক্তদের কাছে অধিক পরিচিত। | নাম=বেতাগী বড়ুয়াপাড়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=৫ম শতকের কালো পাথরের বুদ্ধমূর্তি সংরক্ষিত আছে এখানে, এটি সাগর বুদ্ধ নামে পরিচিত। | নাম=রাহাতিয়া দরবার শরীফ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=দরবারটি সুফি সাধক রাহাতুল্লাহ নক্সবন্দী (রহ র নামে পরিচিত, এখানে ওনার পুত্রদ্বয় নুরুচ্ছাফা নঈমী (রহ ও বিসমিল্লাহ শাহ (রহ র মাজারও রয়েছে, ওনারাও সুফি সাধক ছিলেন। | নাম=শিলক ও পদুয়া রাবার ড্যাম প্রকল্প অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=প্রকল্প দু'টির ফলে উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের এই দুই ইউনিয়নের শত শত হেক্টর অনাবাদী জমি চাষের আওতায় এসেছে। | নাম শেখ রাসেল পক্ষিশালা ও ইকোপার্ক অন্য=শেখ রাসেল এভিয়েরী পার্ক ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী=০৯:০০-১৮:০০, মঙ্গলবার বন্ধ মূল্য=প্রবেশমূল্য ৳২৩, ক্যাবল কারের টিকেটের মূল্য ৳২৩০ | বিবরণ=এশিয়ার ২য় বৃহত্তম ক্যাবল কার রাঙ্গুনিয়ায় তৈরি করা হয়েছে। শেখ রাসেল এভিয়েরী পার্কে প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটক আসে। বৃক্ষাচ্ছাদিত সবুজ পাহাড়ি বনে উড়ছে হাজার হাজার পাখি। পাখিদের কলতানে মুখরিত পুরো বন। মাথার সিঁথির মতো বুনো পথে ঘুরে বেড়াচ্ছে বিনোদন পিয়াসী মানুষ। পুরো এলাকা ভরে যাচ্ছে সবুজে। এ পার্ককে ঘিরে এলাকাটিতে গড়ে উঠছে সম্ভাবনাময় বিনোদন কেন্দ্র। ঘটছে দেশি বিদেশি পর্যটকদের আগমন। | নাম=সুখবিলাস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=আঠারো শতকের চাকমা রাজা সুখদেব রায়ের রাজধানী পদুয়ার এ অঞ্চলে নির্মিত বিলাসবহুল রাজবাড়ি নির্মাণ করে রাজার নামে নামকরণ করা হয় সুখবিলাস, এখনো সেই রাজবাড়ির ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। রাঙ্গুনিয়ায় থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। রাঙ্গুনিয়ার কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন চন্দ্রঘোনা, মরিয়মনগর, রোয়াজারহাট, ইছাখালী, গোচরা ইত্যাদি এলাকায় ও রাঙ্গামাটি সড়ক সংলগ্ন রাণীরহাট এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। * ঢাকা-মৌলভীবাজার-বড়লেখা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ৮০০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনগুলোর তথ্য পেতে যোগাযোগ করতে হবেঃ হানিফ এন্টারপ্রাইজ মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯২২ ৪১৭; শ্যামলী পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯৯৬ ৯৬৫; সিলেট এক্সপ্রেস মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; মৌলভীবাজার সিটি মোবাইল ৮৮০১৭১৬-২৯১ ১১২; টিআর ট্রাভেলস মোবাইল ৮৮০১৭১২-৫১৬ ৩৭৮; তাজ পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১৬-৩৮৭ ৯৩১। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে মিরপুর বা শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ৬০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় রাজনগরে আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১১০ টাকা। জেলা শহর মৌলভীবাজার থেকে বাস, ম্যাক্সি, লেগুনা, সিএসজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে রাজনগর উপজেলা সদরে আসা যায়; এক্ষেত্রে ভাড়া লাগে ১০ থেকে ৩০ টাকা। রাজনগরে আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় শ্রীমঙ্গল হয়ে। ঢাকা থেকে সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৩১ কিলোমিটার। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে দুপুর ০৪ টা ৪৮ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে সকাল ১০ টা ৫২ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে সকাল ০৯ টা ২১ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে সন্ধ্যা ০৬ টা ৪৪ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে দুপুর ১২ টা ৩৬ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (শনিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে দুপুর ০২ টা ২৮ মিনিটে (সোমবার বন্ধ); * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে রাত ১১ টা ১১ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে (রবিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ০৩ টা ২৭ মিনিটে (রবিবার বন্ধ); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে রাত ১২ টা ১২ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ২ টা ৫০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে সকাল ০৮ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ৮ টা ০৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শ্রীমঙ্গল আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৬০ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৮০ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ৩২০ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪৮০ টাকা; এসি সীট ৫৫২ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশন, শ্রীমঙ্গল, ☎ ০৮৬২৬-৭১৩৫০, মোবাইল ৮৮০১৯২৫-৪৭১ ৬২১; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; এই উপজেলায় সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শ্রীমঙ্গল এসে সেখান থেকে রাজনগর আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ প্রচুর হাওড় ও নদী এবং বিল থাকা সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এ উপজেলার সরাসরি নৌ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে এখানে সরাসরি নৌ পথে আসা যায়। * মাথিউড়া চা বাগান লেক; রাজনগরে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। রাজনগর ও এর আশেপাশে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৩০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * উপেজলা পরিষদ ডাকবাংলো রাজনগর, মৌলভীবাজার; * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্য্যালয়, রাজনগর ৮৮০১৭১৭-৭৯৫ ২৫৪; * সিভিল সার্জন, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫২২৯৬; * জরুরি বিভাগ, সদর হাসপাতাল, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫৩০৮২; [[ঢাকা]]র ফকিরাপুল মোড় ও সায়দাবাদে রাঙামাটিগামী অসংখ্য বাস কাউন্টার রয়েছে। বাসগুলো সাধারণত সকাল ৮ টা থেকে ৯ টা এবং রাত ৮ টা ৩০ মিনিট থেকে রাত ১১ টার মধ্যে রাঙামাটির উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়ে। ঢাকা-রাঙামাটি পথে শ্যামলী পরিবহনের এসি বাসের প্রতি সীট ভাড়া ৯০০ টাকা, বিআরটিসি এসি বাসের ভাড়া ৭০০ টাকা। নন-এসি বাসের সিট ৬০০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। [[চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন মোড় থেকে বিভিন্ন পরিবহণের লোকাল ও গেইটলক/ডাইরেক্ট বাস পাওয়া যায়। ভাড়া তুলনামূলক বেশি হলেও গেইটলক বা ডাইরেক্ট বাসে উঠলে সময় কম লাগে। চট্টগ্রাম-রাঙামাটি সরাসরি বাস ১৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে। বাসগুলো শহরের রিজার্ভ বাজার নামক স্থান পর্যন্ত যায়। রাঙামাটি শহরের প্রাণকেন্দ্রে বিহারটি অবস্থিত হলেও শহরের যান্ত্রিক কোলাহল এখানে অনুপস্থিত। কাকচক্ষু জলে ঘেরা কাপ্তাই হ্রদ আর সবুজ বনানীর ছায়ায় অবস্থিত রাজবন বিহার। রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার লঞ্চ ঘাট থেকে জলপথে এবং স্টেডিয়ামের পাশ্ববর্তী সড়ক পথে পাঁচ মিনিটেই বিহারে পৌঁছানো যায়। পর্যটকদের বিহার চত্ত্বরে টুপি মাথায় প্রবেশ নিষেধ। রাঙামাটি শহরে বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। রাঙামাটি শহরের পুরাতন বাস স্ট্যন্ড ও রিজার্ভ বাজার এলাকায় লেকের কাছাকাছি হোটেলে উঠলে হোটেল থেকে কাপ্তাই হ্রদের পরিবেশ ও শান্ত বাতাস উপভোগ করা যাবে। এছাড়া কম খরচে থাকতে বোডিং এ থাকা যাবে। রাঙামাটি শহরের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হোটেল: * হোটেল গ্রিন ক্যাসেল রিজার্ভ বাজারে অবস্থিত এ হোটেলে নন-এসি এক বিছানা, দুই বিছানা ও তিন বিছানার রুমের ভাড়া যথাক্রমে ৮০০, ১০০০ ও ১২০০ টাকা। এসি দম্পতিদের বিছানার রুম ভাড়া ১৬০০ টাকা ও এসি তিন বিছানার রুম ভাড়া ২০০০ টাকা। যোগাযোগ: 01726-511532 01815-459146 * পর্যটন মোটেল রাঙ্গামাটি ঝুলন্ত ব্রিজের পাশে অবস্থিত এ হোটেলটিতে নন-এসি দুই বিছানার রুম ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা। আর এসি দুই বিছানা ভাড়া ১৫০০-১৮০০ টাকা। যোগাযোগ: ০৩৫১-৬৩১২৬ * রংধনু গেস্ট হাউজ এই গেস্ট হাউজে পারিবারিক বিছানা বা দম্পতিদের জন্য বিছানা ভাড়া নিতে খরচ পড়বে যথাক্রমে ৬৫০ ও ৫০০ টাকা। যোগাযোগ: 01816-712622 01712-392430 * হোটেল সুফিয়া ফিসারী ঘাট, কাঁঠালতলী। যোগাযোগ: 01553-409149 * হোটেল আল-মোবা নতুন বাস স্টেশন, রিজার্ভ বাজার। যোগাযোগ: 01811-911158 রাঙ্গামাটিতে বিভিন্ন মানের খাবার রেস্তোরাঁ রয়েছে। রেস্তোরাঁয় স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী বাঙালী, পাহাড়ি সব খাবার পাওয়া যায়। ভিন্ন স্বাদের এইসব খাবারের স্বাদ নিতে পর্যটকগণ আগ্রহী থাকেন। রাজবাড়ী বাংলাদেশ]]ের ঢাকা বিভাগ এর একটি উল্লেখযোগ্য শহর। ঢাকা থেকে রাজবাড়ী সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে রাজবাড়ী সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বেশ কয়েকটি বাস রাজবাড়ীর উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে আনন্দ পরিবহন, আজমিরী পরিবহন, স্কাই লাইন, রাজবাড়ী এক্সপ্রেস অন্যতম। * শাহ পাহলোয়ানের মাজারঃ রাজবাড়ী অঞ্চলে ষোড়শ শতকে ধর্ম প্রচারের জন্য আগমন করেন শাহ পাহলোয়ান এর মত আউলিয়ারা। ১৪৮০ হতে ১৫১০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে শাহ পাহলোয়ান বোগদাদ শরীফ পরিত্যাগ করে ফরিদপুর অঞ্চলে এসে চন্দনা নদীর তীরে বাসস্থান নির্মাণ করে উপাসনা করছিলেন। শাহ পাহলোয়ানই রাজবাড়ী অঞ্চলে ইসলাম প্রচারের ভিত রচনা করে গেছেন। রাজবাড়ীতে তাঁর একটি মাজার রয়েছে। * দাদ্শী মাজার শরীফঃ রাজবাড়ী শহর থেকে রেল লাইন ধরে পূর্বদিকে ১ কি.মি. দূরে দাদ্শী খোদাই দরগা। ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে কামাল শাহ নামক এক আউলিয়া ষোড়শ শতকে এতদঞ্চলে আগমন করেন।। ১৮৯০ সালে গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত রাজবাড়ী রেল লাইন স্থাপনের সময় জঙ্গলের মধ্যে দরগাটির সন্ধান মিলে। সেই হতে দরগাটি এ অঞ্চলের মানুষ খোদাই দরগা নামে কামাল শাহ আউলিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে আসছেন। * জামাই পাগলের মাজারঃ রাজবাড়ী শহরের ৬ কি.মি. দক্ষিণ-পূর্বে আহলাদিপুর মোড়ে জামাই পাগলের স্মৃতি চিহ্ন হিসেবে একটি শেড নির্মিত হয়। ১৯৬০ সালের দিকে জামাই পাগল নামে এক ব্যক্তিকে সেখানে নেংটি পরা অবস্থায় শেওড়া গাছের নিচে মজ্জুম অবস্থায় দেখা যেত। তাকে কেহ প্রশ্ন করলে তিনি একই প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি করতেন। তার মৃত্যুর পর উক্ত স্থানে জামাই পাগলের মাজার নামে একটি মাজার গড়ে উঠেছে। * নলিয়া জোড় বাংলা মন্দিরঃ বালিয়াকান্দি থানার নলিয়া গ্রামে একটি জোড় বাংলা মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। এর গঠন বিচিত্র। এ মন্দিরটি ১৭০০ সালে তৈরী বলে পন্ডিতগণ মনে করেন। * সমাধিনগর মঠ (অনাদি আশ্রম বালিয়াকান্দি উপজেলার জঙ্গল ইউনিয়নে ১৯৪০ সালে স্বামী সমাধী প্রকাশরণ্য এ মঠটি নির্মাণ করেন যার উচ্চতা ৭০ ফুট (গম্বুজসহ দৈর্ঘ্য প্রায় ৮০ ফুট এবং প্রস্থ ৫০ ফুট। এটি অনাদি আশ্রম বলে পরিচিত। স্বামীজী এ আশ্রমের মাধ্যমে ঐ এলাকার মানুষকে আলোর পথে অগ্রায়ণ করে গেছেন। * রথখোলা সানমঞ্চঃ রাজবাড়ী শহর থেকে দুই স্টেশন পশ্চিমে প্রাচীন হড়াই নদীর তীরে বর্তমান পদ্মার কাছাকাছি বেলগাছি একটি ঐতিহ্যবাহী স্থান। বেলগাছির অদূরে হাড়োয়ায় স্থাপিত হয়েছে কষ্টি পাথরের মদন মোহন জিউর। মদন মোহন এর মূর্তিটি পাল আমলের। বেলগাছিতে রাম জীবনের নামে গড়ে ওঠে আখড়া। রাম জীবনের স্মৃতি চিহ্ন হিসেবে সেখানে সানমঞ্চ ও দোলমঞ্চের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। * নীলকুঠিঃ ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহের পর নীলকরদের অত্যাচার আরও বৃদ্ধি পায় এবং প্রজা সাধারণ অতিষ্ঠ হয়ে সংঘবদ্ধভাবে নীলকরদের বিরূদ্ধে রুখে দাড়ায়। শুরু হয় নীলবিদ্রোহ। রাজবাড়ীতে নীলবিদ্রোহ সংঘটিত হয়। এ সময় বালিয়াকান্দি থানার সোনাপুরের হাশেম আলীর নেতৃত্বে শত শত চাষী নীলকর ও জমিদারদের বিরূদ্ধে নীল বিদ্রোহে অংশ নেয়। বহু স্থানে নীলকুঠি আক্রমণ করে ও কাচারী জ্বালিয়ে দেয়। এ অঞ্চলের বসন্তপুর,বহরপুর,সোনাপুর,বালিয়াকান্দি,নাড়ুয়া,মৃগী,মদাপুর,সংগ্রামপুর,পাংশার নীলচাষীরা বিদ্রোহী হয়ে ওঠে। ফলে ১৮৬০ সালে বৃটিশ সরকার নীল কমিশন বসান এবং নীল চাষ স্বেচ্ছাধীন ঘোষণা করেন। ধীরে ধীরে কৃত্রিম নীল উদ্ভাবিত হয় এবং প্রাকৃতিক নীল চাষ বন্ধ হয়ে যায়। আজও রাজবাড়ীতে নীলকুঠি রয়েছে। * মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি কেন্দ্রঃ বিষাদ সিন্ধু খ্যাত মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি বিজড়িত পৈতৃক নিবাস পদমদীতে মীর মশাররফ হোসেন ও তার স্ত্রীর সমাধিকে ঘিরে ১৯৯৯ সালে তৈরী করা হয় মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি কেন্দ্র। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন দুই কোটি তিপান্ন লক্ষ ত্রিশ হাজার টাকা ব্যয়ে দুই একর জমির উপর স্মৃতি কেন্দ্রটি নির্মাণ করা হয়। নির্মিত এই স্মৃতি কেন্দ্রে একটি পাঠাগার,একটি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত অতিথি কক্ষ,সভা কক্ষ,মিউজিয়াম,ডাইনিং রুম প্রভৃতি তৈরী করা হয়েছে। মীরের আবক্ষ মূর্তি যে কোন দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এ স্মৃতি কেন্দ্রে মীর ভক্তদের পাশাপাশি শীত মৌসুমে প্রচুর পর্যটকের ভিড় জমে। * দৌলতদিয়া ঘাটঃ বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল ফরিদপুর,যশোর,খুলনা,কুষ্টিয়া,বরিশাল পদ্মা নদী দ্বারা বিভক্ত। ঢাকা হতে দক্ষিণাঞ্চলে এসব জেলায় পৌছাতে হলে দৌলতদিয়া ঘাট অতিক্রম করা অপরিহার্য। ব্রিটিশ ভারতে গোয়ালন্দ বাংলার পশ্চিম আর পূর্বের সেতু বন্ধন হিসেবে বাংলার দ্বার নামে পরিচিত ছিল। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সাথে রাজধানী ঢাকার সেতুবন্ধন হিসেবে দৌলতদিয়া ঘাট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী এ ঘাট পার হয়ে ঢাকায় যাতায়াত করে। রাজবাড়ী যাওয়ার পর ভ্রমণকারীর থাকার জন্য রয়েছে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল। আবাসিক হোটেলের সর্বনিম্ন ভাড়া ৫০ টাক সর্বোচ্চ ভাড়া ৪০০০ টাকা। আবাসিক হোটেল গুলোতে সিঙ্গেল ও ডাবল উভয় বেড রয়েছে। সরকারি কর্মকতা ও কর্মচারীদের জন্য রয়েছে সার্কিট হাউজ। ঢাকা থেকে রাজবাড়ী সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে রাজবাড়ী সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বেশ কয়েকটি বাস রাজবাড়ীর উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে আনন্দ পরিবহন, আজমিরী পরিবহন, স্কাই লাইন, রাজবাড়ী এক্সপ্রেস অন্যতম। * শাহ পাহলোয়ানের মাজারঃ রাজবাড়ী অঞ্চলে ষোড়শ শতকে ধর্ম প্রচারের জন্য আগমন করেন শাহ পাহলোয়ান এর মত আউলিয়ারা। ১৪৮০ হতে ১৫১০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে শাহ পাহলোয়ান বোগদাদ শরীফ পরিত্যাগ করে ফরিদপুর অঞ্চলে এসে চন্দনা নদীর তীরে বাসস্থান নির্মাণ করে উপাসনা করছিলেন। শাহ পাহলোয়ানই রাজবাড়ী অঞ্চলে ইসলাম প্রচারের ভিত রচনা করে গেছেন। রাজবাড়ীতে তাঁর একটি মাজার রয়েছে। * দাদ্শী মাজার শরীফঃ রাজবাড়ী শহর থেকে রেল লাইন ধরে পূর্বদিকে ১ কি.মি. দূরে দাদ্শী খোদাই দরগা। ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে কামাল শাহ নামক এক আউলিয়া ষোড়শ শতকে এতদঞ্চলে আগমন করেন॥ ১৮৯০ সালে গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত রাজবাড়ী রেল লাইন স্থাপনের সময় জঙ্গলের মধ্যে দরগাটির সন্ধান মিলে। সেই হতে দরগাটি এ অঞ্চলের মানুষ খোদাই দরগা নামে কামাল শাহ আউলিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে আসছেন। * জামাই পাগলের মাজারঃ রাজবাড়ী শহরের ৬ কি.মি. দক্ষিণ-পূর্বে আহলাদিপুর মোড়ে জামাই পাগলের স্মৃতি চিহ্ন হিসেবে একটি শেড নির্মিত হয়। ১৯৬০ সালের দিকে জামাই পাগল নামে এক ব্যক্তিকে সেখানে নেংটি পরা অবস্থায় শেওড়া গাছের নিচে মজ্জুম অবস্থায় দেখা যেত। তাকে কেহ প্রশ্ন করলে তিনি একই প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি করতেন। তার মৃত্যুর পর উক্ত স্থানে জামাই পাগলের মাজার নামে একটি মাজার গড়ে উঠেছে। * নলিয়া জোড় বাংলা মন্দিরঃ বালিয়াকান্দি থানার নলিয়া গ্রামে একটি জোড় বাংলা মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। এর গঠন বিচিত্র। এ মন্দিরটি ১৭০০ সালে তৈরী বলে পন্ডিতগণ মনে করেন। * সমাধিনগর মঠ (অনাদি আশ্রম বালিয়াকান্দি উপজেলার জঙ্গল ইউনিয়নে ১৯৪০ সালে স্বামী সমাধী প্রকাশরণ্য এ মঠটি নির্মাণ করেন যার উচ্চতা ৭০ ফুট (গম্বুজসহ দৈর্ঘ্য প্রায় ৮০ ফুট এবং প্রস্থ ৫০ ফুট। এটি অনাদি আশ্রম বলে পরিচিত। স্বামীজী এ আশ্রমের মাধ্যমে ঐ এলাকার মানুষকে আলোর পথে অগ্রায়ণ করে গেছেন। * রথখোলা সানমঞ্চঃ রাজবাড়ী শহর থেকে দুই স্টেশন পশ্চিমে প্রাচীন হড়াই নদীর তীরে বর্তমান পদ্মার কাছাকাছি বেলগাছি একটি ঐতিহ্যবাহী স্থান। বেলগাছির অদূরে হাড়োয়ায় স্থাপিত হয়েছে কষ্টি পাথরের মদন মোহন জিউর। মদন মোহন এর মূর্তিটি পাল আমলের। বেলগাছিতে রাম জীবনের নামে গড়ে ওঠে আখড়া। রাম জীবনের স্মৃতি চিহ্ন হিসেবে সেখানে সানমঞ্চ ও দোলমঞ্চের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। * নীলকুঠিঃ ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহের পর নীলকরদের অত্যাচার আরও বৃদ্ধি পায় এবং প্রজা সাধারণ অতিষ্ঠ হয়ে সংঘবদ্ধভাবে নীলকরদের বিরূদ্ধে রুখে দাড়ায়। শুরু হয় নীলবিদ্রোহ। রাজবাড়ীতে নীলবিদ্রোহ সংঘটিত হয়। এ সময় বালিয়াকান্দি থানার সোনাপুরের হাশেম আলীর নেতৃত্বে শত শত চাষী নীলকর ও জমিদারদের বিরূদ্ধে নীল বিদ্রোহে অংশ নেয়। বহু স্থানে নীলকুঠি আক্রমণ করে ও কাচারী জ্বালিয়ে দেয়। এ অঞ্চলের বসন্তপুর,বহরপুর,সোনাপুর,বালিয়াকান্দি,নাড়ুয়া,মৃগী,মদাপুর,সংগ্রামপুর,পাংশার নীলচাষীরা বিদ্রোহী হয়ে ওঠে। ফলে ১৮৬০ সালে বৃটিশ সরকার নীল কমিশন বসান এবং নীল চাষ স্বেচ্ছাধীন ঘোষণা করেন। ধীরে ধীরে কৃত্রিম নীল উদ্ভাবিত হয় এবং প্রাকৃতিক নীল চাষ বন্ধ হয়ে যায়। আজও রাজবাড়ীতে নীলকুঠি রয়েছে। * মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি কেন্দ্রঃ বিষাদ সিন্ধু খ্যাত মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি বিজড়িত পৈতৃক নিবাস পদমদীতে মীর মশাররফ হোসেন ও তার স্ত্রীর সমাধিকে ঘিরে ১৯৯৯ সালে তৈরী করা হয় মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতি কেন্দ্র। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন দুই কোটি তিপান্ন লক্ষ ত্রিশ হাজার টাকা ব্যয়ে দুই একর জমির উপর স্মৃতি কেন্দ্রটি নির্মাণ করা হয়। নির্মিত এই স্মৃতি কেন্দ্রে একটি পাঠাগার,একটি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত অতিথি কক্ষ,সভা কক্ষ,মিউজিয়াম,ডাইনিং রুম প্রভৃতি তৈরী করা হয়েছে। মীরের আবক্ষ মূর্তি যে কোন দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এ স্মৃতি কেন্দ্রে মীর ভক্তদের পাশাপাশি শীত মৌসুমে প্রচুর পর্যটকের ভিড় জমে। * দৌলতদিয়া ঘাটঃ বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল ফরিদপুর,যশোর,খুলনা,কুষ্টিয়া,বরিশাল পদ্মা নদী দ্বারা বিভক্ত। ঢাকা হতে দক্ষিণাঞ্চলে এসব জেলায় পৌছাতে হলে দৌলতদিয়া ঘাট অতিক্রম করা অপরিহার্য। ব্রিটিশ ভারতে গোয়ালন্দ বাংলার পশ্চিম আর পূর্বের সেতু বন্ধন হিসেবে বাংলার দ্বার নামে পরিচিত ছিল। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সাথে রাজধানী ঢাকার সেতুবন্ধন হিসেবে দৌলতদিয়া ঘাট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী এ ঘাট পার হয়ে ঢাকায় যাতায়াত করে। রাজবাড়ী যাওয়ার পর ভ্রমণকারীর থাকার জন্য রয়েছে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল। আবাসিক হোটেলের সর্বনিম্ন ভাড়া ৫০ টাকা সর্বোচ্চ ভাড়া ৪০০০ টাকা। আবাসিক হোটেল গুলোতে সিঙ্গেল ও ডাবল উভয় বেড রয়েছে। সরকারি কর্মকতা ও কর্মচারীদের জন্য রয়েছে সার্কিট হাউজ। রাজধানী ঢাকা থেকে রাজশাহী শহরের দূরত্ব প্রায় ২৫০ কি.মি.। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে রাজশাহী যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। * ন্যাশনাল ট্রাভেলস, ☎ +৮৮০১৭২৭৫৪৫৪৬০ * হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ☎ +৮৮০১৭২০২১৪৭৮৫ নন-এসি বাসের ভাড়া ৭১০ টাকা এবং এসি বাসের ১৪০০ টাকা। এসি বাসের ভাড়া বাসের ধরন ও সময়ভেদে কম বেশি হয়। ঢাকা থেকে রাজশাহী নিয়মিত ৩ টি রেল যাওয়া আসা করে। রেলগুলোতে শোভন চেয়ার, স্নিগ্ধা এবং এসি আসনের মূল্য যথাক্রমে ৩১৫, ৬০৪ এবং ৭২৫ টাকা। ! ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য | ৭৫৩ সিল্কসিটি এক্সপ্রেস রবিবার ঢাকা ১৪৪০ রাজশাহী | ৭৫৯ পদ্মা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার ঢাকা ২৩১০ রাজশাহী | ৭৬৯ ধূমকেতু এক্সপ্রেস শনিবার ঢাকা ০৬০০ রাজশাহী 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' রাজশাহীতে অবস্থিত। এটি রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত একমাত্র বিমান বন্দর। শুধু আভ্যন্তরীন রুটের উড়োজাহাজ উঠা-নামা করে। বর্তমানে শুধু রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে চলাচল করে। বিমান বাংলাদেশ ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এই রুটে সেবা দিয়ে থাকে। | বিবরণ=ব্রিটিশ আমলে ইংরেজরা আমাদের দেশে ঘোড়দৌড় বা রেস খেলার প্রচলন করে। খেলা দেখা ও বাজি ধরায় প্রচন্ড উত্তেজানা সৃষ্টি হত। শহরাঞ্চলেই ঘোড়দৌড় মাঠ বা রেসকোর্স ছিল। রেসের নেশায় দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসতেন। অনেকে এ খেলায় সর্বস্বান্ত হয়েছে। কার্যত আয়োজকরাই লাভবান হয়েছে। রাজশাহী শহরের রেসকোর্স ছিল পদ্মার পাড়ে। সেই রেসকোর্স ময়দান এখন রাজশাহী কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা। | নাম= ওডভার মুনক্সগার্ড পার্ক| অন্য= পদ্মা গার্ডেন ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= ওডভার মুনক্সগার্ড পার্ক| উইকিউপাত্ত=Q25587391 | বিবরণ= পদ্মা নদীর পাড়ে এটি অবস্থিত। | নাম= টি-বাঁধ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=চিড়িয়াখানার ঠিক পেছনে এর অবস্থান। এখান থেকে পদ্মা নদীর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। | বিবরণ=রাজশাহী শহরের যেকোন যায়গা থেকে খুব সহজে অটো রিক্সাযোগে যাওয়া যায়। এছাড়া রেলযোগেও যাওয়া যায়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন একটি রেল স্টেশন রয়েছে। যেখানে লোকাল ট্রেনগুলো থামে, তবে কোন আন্তঃনগর রেল থামে না। | উইকিপিডিয়া= বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর| উইকিউপাত্ত= Q7915600 | বিবরণ=বাংলাদেশের প্রাচীনতম জাদুঘর হলো রাজশাহীর বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর। ১৯১৩ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলার তৎকালীন গভর্নর লর্ড কারমাইকেল এটি উদ্বোধন করেন। বাঙালি ইতিহাস, ঐতিহ্য আর স্থাপত্যশিল্পের বিশাল সম্ভার রয়েছে এই বরেন্দ্র যাদুঘরে। রাজশাহীর কালাই-রুটি খুব বিখ্যাত। শহরের বিভিন্ন জায়গাতে এই খাবার পাওয়া যায়। বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন স্টেশন বাজারে সিস্টেম এক ধরণের প্যাকেজ খবার পাওয়া যায়। যেখানে ছয় পদের দুপুর বা রাতের খাবার মাত্র ২০ টাকায় পাওয়া যায়। | ফোন ৮৮-০২-৫৮৮৮৫৫২৩৭| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন 8801740 133933| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন 880130 9552872 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন 8801877 766966 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= রাজশাহী জেলার উত্তরে নওগাঁ জেলা দক্ষিণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কুষ্টিয়া জেলা ও পদ্মা নদী, পূর্বে কুষ্টিয়া জেলা পশ্চিমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা]]। দেশের প্রধানতম নদী পদ্মা এই জেলার সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। রাজশাহী এক ইতিহাসখ্যাত নগরী। প্রাচীন পুন্ড্রবর্ধন জনপদের অংশ রাজশাহীর জনবসতি হাজার বছরের ঐতিহ্য বহন করছে। মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন, মোগল, ইংরেজরা এ অঞ্চলে শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। এই জেলার নামকরণ নিয়ে প্রচুর মতপার্থক্য রয়েছে। রাজাশাহী শব্দটি বিশ্লেষণ করলে দুটি ভিন্ন ভাষার একই অর্থবোধক দুটি শব্দের সংযোজন পরিলতি হয়। সংস্কৃত ‘রাজ’ ও ফারসি ‘শাহ’ এর বিশেষণ ‘শাহী’ শব্দযোগে ‘রাজশাহী’ শব্দের উদ্ভব, যার অর্থ একই অর্থাৎ রাজা বা রাজা-রাজকীয় বা বাদশাহ বা বাদশাহী। তবে ঐতিহাসিক অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়র মতে রাজশাহী রাণী ভবানীর দেয়া নাম। অবশ্য মি: গ্রান্ট লিখেছেন যে, রাণী ভবানীর জমিদারীকেই রাজশাহী বলা হতো এবং এই চাকলার বন্দোবস্তের কালে রাজশাহী নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। ঢাকার গাবতলী, মহাখালী বাস টার্মিনাল ও কলাবাগান বাসস্ট্যান্ড থেকে রাজশাহী জেলার সকল রুটের এসি-ননএসি বাস পাওয়া যায়। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। * ন্যাশনাল ট্রাভেলস, ☎ +৮৮০১৭২৭ ৫৪৫৪৬০ * হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ☎ +৮৮০১৭২০ ২১৪৭৮৫ * শ্যামলী পরিবহন, ☎ ০২ ৯১২৪১৩৯ ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন ও বিমানবন্দর রেলস্টেশন থেকে রাজশাহীগামী ৪ টি রেল প্রতিদিন যাওয়া-আসা করে। রেলগুলোতে শোভন চেয়ার, স্নিগ্ধা এবং এসি আসনের মূল্য যথাক্রমে ৩১৫, ৬০৪ এবং ৭২৫ টাকা। ঢাকা হইতে রাজশাহীগামী আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচীঃ ! ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য | ৭৫৩ সিল্কসিটি এক্সপ্রেস রবিবার ঢাকা ১৪:৪০ রাজশাহী | ৭৫৯ পদ্মা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার ঢাকা ২৩:১০ রাজশাহী | ৭৬৯ ধূমকেতু এক্সপ্রেস শনিবার ঢাকা ০৬:০০ রাজশাহী | ৭৯২ বনলতা এক্সপ্রেস শুক্রবার ঢাকা ১৩:৩০ রাজশাহী রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত একমাত্র বিমান বন্দর 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' রাজশাহীতে অবস্থিত। শুধু আভ্যন্তরীন রুটের উড়োজাহাজ উঠা-নামা করে। বর্তমানে শুধু রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে চলাচল করে। বিমান বাংলাদেশ, নভোএয়ার ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এই রুটে সেবা দিয়ে থাকে। বিমান ও সময়ভেদে একপথে ভাড়া ৩২০০ থেকে ৫০০০ টাকা। | নাম পুঠিয়া রাজবাড়ী অন্য=পাঁচআনি জমিদারবাড়ী ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=পুঠিয়া, রাজশাহী অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম বাঘা মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর উইকিউপাত্ত=Q7915600 | ঠিকানা=রাজশাহী অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম ওডভার মুনক্সগার্ড পার্ক অন্য=পদ্মা গার্ডেন ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=বোয়ালিয়া, রাজশাহী অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=রাজশাহীর জিরো পয়েন্ট হতে ২ মিনিট দক্ষিণ দিকে হাঁটলেই পাওয়া যাবে এই পার্কের প্রধান প্রবেশ পথ। | উইকিপিডিয়া=ওডভার মুনক্সগার্ড পার্ক উইকিউপাত্ত=Q25587391 | বিবরণ=রাজশাহী শহরে অবস্থিত একটি উন্মুক্ত বিনোদন কেন্দ্র। পদ্মা নদীর পাশে অবস্থিত হওয়ায় এটি পদ্মা গার্ডেন নামেও পরিচিত। | নাম কিসমত মারিয়া মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল | উইকিপিডিয়া=কিসমত মারিয়া মসজিদ উইকিউপাত্ত=Q16345243 | নাম=সাবাশ বাংলাদেশ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ভাস্কর্যগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। রাজশাহী সদর ব্যতীত অন্যান্য জায়গায় থাকার তেমন কোন সুব্যবস্থা নেই। রাজশাহী শহরে থাকার জন্য বিভিন্ন মানের হোটেল বা রেস্ট হাউস রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: * পর্যটন মোটেল, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন, রাজশাহী ☎ ০৭২১৭৭৫২৩৭ * হোটেল নাইস ইন্টানন্যাশনাল, গণকপাড়া, সাহেব বাজার, রাজশাহী ☎ ০৭২১৭৭৬১৮৮ * হোটেল হক্স ইন, শিরোইল, বোয়ালিয়া রাজশাহী, রাজশাহী ☎ ০৭২১৮১০৪২০ * হোটেল ডালাস ইন্টারন্যাশনাল, বিন্দুর মোড়, রাজশাহী ☎ ০৭২১৭৭৩৮৩৯ * হোটেল মুক্তা ইন্টারন্যাশনাল, গণক পাড়া,বাটারমোড়, রাজশাহী ☎ ০৭২১৭৭১১০০ * চেজ রাজ্জাক সার্ভিস, পদ্মা আবাসিক এলাকা, রাজশাহী ☎ ০৭২১৭৬২০১১ * হোটেল আনাম, সাহেব বাজার, মালোপাড়া, রাজশাহী ☎ ৭৭৩৭৪০ * রাজশাহী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, ☎ +৮৮০১৭৩০ ৩৩৬৬৫৫ * রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ☎ ০৭২১৭ ৭৪৩৩৫ ৮৮০১৭০৫ ৪১৫২৯৮ রাজশাহী বিভাগ বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। ১৮,১৫৪ বর্গ কি.মি. আয়তন বিশিষ্ট এই বিভাগ ৮টি জেলা, ৬৬টি উপজেলা এবং ৫৬৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। ১৮২৯ খ্রিষ্টাব্দে উত্তরবঙ্গের বিশাল অংশ নিয়ে একটি বিভাগ গঠিত হয়েছিল। সে সময় এর সদর দফতর ছিল ভারতের মুর্শিদাবাদ। ৮টি জেলা নিয়ে এই বিভাগটি গঠিত হয়েছিল। জেলাগুলো ছিলঃ মুর্শিদাবাদ, মালদাহ, জলপাইগুড়ি, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, পাবনা ও রাজশাহী। কয়েক বছর পর বিভাগীয় সদর দপ্তর বর্তমান রাজশাহী শহরের রামপুর-বোয়ালিয়া মৌজায় স্থানান্তরিত হয়েছিল। পরবর্তীতে ১৮৮৮ সালে বিভাগীয় সদর দপ্তর ভারতের জলপাইগুড়িতে স্থানান্তরিত হয়। ১৯৪৭ সালের পাক-ভারত বিভাজনের পর তদানীন্তন পূর্ব-পাকিস্তানের বিভাগে পরিণত করা হয় রাজশাহীকে এবং এই বিভাগের সদর দফতর রাজশাহী শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন রাজশাহী বিভাগের জেলাগুলো ছিলঃ কুষ্টিয়া, খুলনা, দিনাজপুর, বগুড়া, পাবনা, যশোর, রংপুর ও রাজশাহী। ১৯৬০ সালে রাজশাহী বিভাগের খুলনা, কুষ্টিয়া, যশোর এবং ঢাকা বিভাগের বরিশাল জেলা কর্তন করে খুলনা বিভাগ গঠন করা হয়। ফলে রাজশাহী বিভাগের জেলার সংখ্যা দাঁড়ায় ৫ এবং জেলগুলো ছিলঃ দিনাজপুর, পাবনা, বগুড়া, রংপুর ও রাজশাহী। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর, ৫ টি জেলা নিয়ে রাজশাহী বিভাগ বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৮৪ সালে এই বিভাগের প্রতিটি জেলার মহকুমা জেলাতে পরিণত হয়। তখন এই বিভাগের মোট জেলার সংখ্যা ছিল ১৬টি। ২০১০ সালে রংপুর অঞ্চলের ৮টি জেলা নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয় এবং রাজশাহী অঞ্চলের ৮টি জেলা নিয়ে বর্তমান রাজশাহী বিভাগ পুনঃগঠিত হয়। সড়ক যোগে রাজধানী ঢাকা থেকে বাস যোগে যেকোন জেলাতে যাওয়া যায়। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে রাজশাহী বিভাগের সকল রুটের বাস পাওয়া যায়। এছাড়া কলাবাগান বাসস্ট্যান্ড থেকেও কিছু কিছু রুটের বাস পাওয়া যায়। এই বিভাগের চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলা ব্যতীত সকল জেলাতেই আন্তঃনগর রেল চলাচল করে। চাঁপাই নবাবগঞ্জে রুটে শুধু লোকাল ট্রেন যাতায়াত করে। ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন ও বিমানবন্দর রেলস্টেশন থেকে রাজশাহী বিভাগের সকল রুটের আন্তঃনগর রেল পাওয়া যায়। ঢাকা হতে উত্তরবঙ্গ বা রাজশাহী বিভাগগামী আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচীঃ ! ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য | ৭০৫ একতা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার ঢাকা ১০০০ দিনাজপুর | ৭৫১ লালমনি এক্সপ্রেস শুক্রবার ঢাকা ২২১০ লালমনিরহাট | ৭৫৩ সিল্কসিটি এক্সপ্রেস রবিবার ঢাকা ১৪৪০ রাজশাহী | ৭৫৭ দ্রুতযান এক্সপ্রেস বুধবার ঢাকা ২০০০ দিনাজপুর | ৭৫৯ পদ্মা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার ঢাকা ২৩১০ রাজশাহী | ৭৬৫ নীলসাগর এক্সপ্রেস সোমবার ঢাকা ০৮০০ চিলাহাটি | ৭৬৯ ধূমকেতু এক্সপ্রেস শনিবার ঢাকা ০৬০০ রাজশাহী | ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস রবিবার ঢাকা ০৯০০ রংপুর | ৭৭৬ সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস শনিবার ঢাকা ১৭০০ সিরাজগঞ্জ রাজশাহী বিভাগে অবস্থিত একমাত্র বিমান বন্দর 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' রাজশাহীতে অবস্থিত। শুধু আভ্যন্তরীন রুটের উড়োজাহাজ উঠা-নামা করে। বর্তমানে শুধু রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে চলাচল করে। বিমান বাংলাদেশ, নভোএয়ার ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এই রুটে সেবা দিয়ে থাকে। বিমান ও সময়ভেদে একপথে ভাড়া ৩২০০ থেকে ৫০০০ টাকা। এছাড়া বগুড়ায় একটি বিমানবন্দর রয়েছে। যেটি শুধু বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়। | নাম পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার অন্য=সোমপুর মহাবিহার ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার উইকিউপাত্ত=Q305044 | বিবরণ=এটি একটি ইউনেস্কো}}। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা হয়। | নাম মহাস্থানগড় অন্য=পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন পুরাকীর্তি। | নাম পুঠিয়া রাজবাড়ী অন্য=পাঁচআনি জমিদারবাড়ী ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=পুঠিয়া, রাজশাহী অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম কুসুম্বা মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=আফগানী শাসনামলের শুর বংশের শেষদিকের শাসক গিয়াসউদ্দিন বাহাদুর শাহের আমলে সুলায়মান নামে একজন এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। মসজিদটি দৈর্ঘ্যে ৫৮ফুট, প্রস্থে ৪২ফুট। দুই সারিতে ৬টি গোলাকার গম্বুজ রয়েছে। মসজিদের গায়ে রয়েছে লতাপাতার নকশা। | নাম বাঘা মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম উত্তরা গণভবন অন্য=দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ি ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=আঠারো শতকে নির্মিত দিঘাপতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান। এটি বাংলাদেশের নাটোর শহরে অবস্থিত। বর্তমানে এটি উত্তরা গণভবন বা উত্তরাঞ্চলের গভর্মেন্ট হাউস নামে পরিচিত। উত্তরা গণভবনের মধ্যে উত্তরা গণভবন সংগ্রহশালা অবস্থিত । | নাম=হার্ডিঞ্জ ব্রিজ অন্য=হার্ডিঞ্জ সেতু ইউআরএল ইমেইল= | নাম=ছোট সোনা মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=ছোট সোনা মসজিদ উইকিউপাত্ত=Q7560724 | ঠিকানা=বগুড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বগুড়া সদর থানার অন্তর্গত গোকুল গ্রামে খননকৃত একটি প্রত্নস্থল। এটি একটি প্রাচীন বৌদ্ধ মঠ। | বিবরণ=রাজশাহী বিভাগের চারটি জেলা, আটিটি উপজেলা, ৬০টি ইউনিয়ন, ১৬০০ গ্রাম এবং ১৪টি নদী নিয়ে এর বিস্তৃতি। চলন বিলের গঠন ঐতিহাসিকভাবেই আত্রাই ও বড়াল নদীর সংকোচনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আত্রাই নদী ছিল চলন বিলের প্রধান যোগান দানকারী প্রণালী যা বৃহত্তর রাজশাহী জেলার উত্তরাংশ ও দিনাজপুর এলাকার জল নিষ্কাশন করত। বড়াল চলন বিল থেকে জল নির্গম পথ হিসেবে কাজ করে এবং বিলের পানি বহন করে যমুনা নদীতে ফেলে। চলন বিলের মধ্য দিয়ে বেশ কয়েকটি নদী প্রবাহিত হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- করতোয়া, আত্রাই, গুড়, বড়াল, মরা বড়াল, তুলসী, ভাদাই, চিকনাই, বরোনজা, তেলকুপি ইত্যাদি। গঠিত হওয়ার সময় চলনবিলের আয়তন ছিল প্রায় ১ হাজার ৮৮ বর্গকিলোমিটার। | নাম=ভাসু বিহার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ভাসু বিহার বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন প্রত্ন নিদর্শন। স্থানীয়রা একে নরপতির ধাপ হিসেবেও অভিহিত করে। এখানে ১৯৭৩-৭৪ সালে প্রথমবারের মতো প্রত্নতাত্ত্বিক খনন শুরু হয় এবং তা পরবর্তী দুই মৌসুম অব্যাহত থাকে। ধারণা করা হয়, এটি একটি বৌদ্ধ সংঘারামের ধ্বংসাবশেষ। খননকার্যের ফলে সেখানে ব্রোঞ্জের বৌদ্ধমুর্তি, পোড়ামাটির ফলকসহ বিভিন্ন মূল্যবান প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তু আবিষ্কৃত হয়েছে। চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ ৬৩৮ খ্রিষ্টাব্দে এখানে এসেছিলেন। তার ভ্রমণবিবরণীতে তিনি এটাকে 'পো-শি-পো' বা বিশ্ববিহার নামে উল্লেখ করেছেন। খুব সম্ভবত এটি বৌদ্ধদের ধর্মীয় বিদ্যাপীঠ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ব্রিটিশ আমলে ভাসুবিহারকে স্থানীয় মানুষরা 'ভুশ্বুবিহার' নামে আখ্যায়িত করেছে। রাজশাহীর বিভিন্ন অঞ্চলের বেশ কিছু বিখ্যাত খাবার রয়েছে। | নাম=নাটোরের কাঁচা গোল্লা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=নাটোর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=রাজশাহী থেকে সরাসরি নাটোরের বাসে যাওয়া যায়। | নাম=বগুড়ার দই অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=বগুড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=রাজশাহী থেকে বাসে নাটোর এসে নাটোর থেকে বগুড়া যাওয়া যায়। এছাড়া রাজশাহী থেকে সরাসরি বাসেও বগুড়া যেতে পারবেন। | বিবরণ=বগুড়ার দই বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত বগুড়া জেলার বিখ্যাত মিষ্টি। দধি বা দই হল এক ধরনের দুগ্ধজাত খাদ্য যা দুধের ব্যাক্টেরিয়া গাঁজন হতে প্রস্তুত করা হয়। সারা বাংলাদেশে দই পাওয়া গেলেও স্বাদে ও গুনে অতুলনীয় হওয়ায় বগুড়ার দই দেশ ও দেশের বাইরে খুব জনপ্রিয়। এর খ্যাতি মূলত ব্রিটিশ আমল থেকে সর্বত্র ছড়িয়ে পরে। ষাটের দশকের প্রথম ভাগে বৃটেনের রানী এলিজাবেথ থেকে শুরু করে মার্কিন মুল্লুকেও গিয়েছে বগুড়ার দই। পাকিস্তানের তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান বৃটেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্তাদের সহানুভূতি পেতে পাঠিয়েছিলেন এই দই। | নাম=কালাই রুটি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=চাঁপাইনবাবগঞ্জ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=পদ্মার ইলিশ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=রাজশাহী অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলি নিয়ে রাঢ় বা রাঢ় অঞ্চল গঠিত। এই অঞ্চলটি বাঁকুড়া পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান এবং পুরুলিয়া জেলা নিয়ে গঠিত। এটি বর্ধমান বিভাগ নামেও পরিচিত। | ধরন city| নাম কাটোয়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13| উইকিউপাত্ত Q2138465 | ধরন city| নাম অম্বিকা কালনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13| উইকিউপাত্ত Q2733606 mdash; কোরো হিল এবং গঙ্গডুয়া বাঁধ mdash; বাঁধ ও পর্যটন কেন্দ্র। mdash; প্রত্নতাত্ত্বিক এবং শিলা ক্লাইম্বিং কেন্দ্র mdash; পুরুলিয়া জেলার একটি ছোট পাহাড়। ব্যান্ডেল চার্চ, হংসেশ্বরী মন্দির, কামারপুকুর, জয়রামবাটি, চুঁচুরা, চন্দননগর, মহেশ। রাণীখং মিশন বাংলাদেশের ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোণা জেলার দুর্গাপুর উপজেলায় অবস্থিত একটি মিশন। পুরো মিশনটি একটি উঁচু পাহাড়ে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদ থেকে ৬ কিলোমিটার উত্তরে কাল্লাগড়া ইউনিয়নের উত্তর পূর্ব সীমান্তে সোমেশ্বরী নদীর কোল ঘেঁষেই পুরো মিশনটি একটি উচু পাহাড়ে অবস্থিত। বাস করে নেত্রকোণা আসার পর, নেত্রকোণা থেকে দুর্গাপুর আসতে হবে। এরপর সোমেশ্বরী নদী পেরিয়ে রিকসা বা মোটর বাইক যোগে অর্ধ কাঁচা-পাকা রাস্তা দিয়ে রাণীখং মিশনে যাওয়া যায়। ১৯১০ সালে রাণীখং মিশন প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি খ্রীষ্টিয় ক্যাথলিক ধর্মপল্লী এলাকা। ক্যাথলিক সম্প্রদায়ের একটি উপসনালয়। সুরম্য একটি গীর্জাসহ একটি দাতব্য চিকিৎসালয়, দুইটি স্কুল ও একটি ডাকঘর আছে। এছাড়া মিশনের ভিতরে শান্তিনিকেতন নামের একটি বিশ্রামাগার রয়েছে। এখান থেকে প্রকৃতিকে আরও নিবিড়ভারে উপভোগ করা যায়। পাহাড় চুড়ায় গড়ে উঠা মিশনটির পূর্ব পার্শ্ব দিয়ে খরস্রোতা পাহাড়ী নদী ‘সোমেশ্বরী’ বয়ে গেছে। মিশনটির সম্মুখে রয়েছে বিস্তির্ণ সাদা সিলিকা বালি। রামসাগর দিনাজপুর জেলার তাজপুর গ্রামে অবস্থিত মানবসৃষ্ট দিঘি। এটি বাংলাদেশে মানুষের তৈরি সবচেয়ে বড় দিঘি। দিনাজপুর জেলা শহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দক্ষিণে তাজপুর গ্রামে দীঘিটি অবস্থিত। [[দিনাজপুর শহর থেকে রামসাগরের দূরত্ব প্রায় ১০ কি.মি.। শহর থেকে অটো রিক্সা যোগে খুব সহজে যাওয়া যায়। রামসাগর জাতীয় উদ্যানে থাকার জন্য কটেজ রয়েছে। এখানে থাকার জন্য দিনাজপুর জেলা পরিষদ থেকে অনুমতি নিতে হবে এবং সেখানেই প্রয়োজনীয় ভাড়া পরিশোধ করতে হয়। এছাড়া দিনাজপুর শহরে থাকার জন্য বিভিন্ন ধরণের হোটেল ও মোটেল রয়েছে। তার মধ্যে কয়েকটি হলঃ আরাকানের রাম রাজবংশের নামে এই এলাকার নামকরণ হয় বলে জনশ্রুতি আছে। মুঘলদের চট্টগ্রাম বিজয়কালে (১৬৬৬) রামুতে বুদ্ধের ১৩ ফুট উঁচু একটি ব্রোঞ্জমূর্তি পাওয়া যায়। এটিই বাংলাদেশে উদ্ধারকৃত সর্ববৃহৎ বুদ্ধমূর্তি। কথিত আছে, রামকোটে অপহৃতা সীতার সঙ্গে রামচন্দ্রের মিলন ঘটে এবং সেখানে একসময় সীতার ব্যবহৃত শিলপাটা রক্ষিত ছিল। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী রামু উপজেলার জনসংখ্যা ২,৬৬,৬৪০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৩৫,০০০ জন এবং মহিলা ১,৩১,৬৪০ জন। মোট জনসংখ্যার ৯২% মুসলিম, ৪% হিন্দু, ৩% বৌদ্ধ এবং ১% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়ক ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। কক্সবাজার থেকে যে কোন যানবাহনে রামু যাওয়া যায়। হিমছড়ি সড়কপথে কক্সবাজার কলতলী থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। একই সাথে প্রাকৃতিক ঝর্ণা ও সমুদ্র সৈকত উপভোগ করতে পারেন হিমছড়িতে। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান কক্সবাজার শহর থেকে যে কোন যানবাহন যোগে সড়ক পথে হিমছড়ি যাওয়া যায়। কক্সবাজারের কলাতলী স্ট্যান্ড থেকে অটোরিক্সা অথবা চাঁদের গাড়িতে করে ১৫ মিনিটে হিমছড়ি পৌঁছানো সম্ভব। শ্রী শ্রী রামকোট তীর্থ ধাম সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। রাংকূট বৌদ্ধ বিহার সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। লামার পাড়া বৌদ্ধ বিহার সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। উত্তর মিঠাছড়ি বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র ১০০ ফুট শয্যা বিশিষ্ট বৌদ্ধ মূর্তি সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। রামু সীমা বিহার সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ১ কিলোমিটার দূরে রামু চৌমুহনী সংলগ্ন অবস্থিত। লাল চিং/সাদা চিং সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ১ কিলোমিটার দূরে রামু চৌমুহনী সংলগ্ন অবস্থিত। রামু জাদী পাহাড় সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। রামু রাবার বাগান সড়কপথে রামু চৌমুহনী থেকে ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নারিকেল বাগান সড়কপথে রামু বাইপাস থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। রামু উপজেলায় রাত্রিযাপনের জন্য খুনিয়াপালং ইউনিয়নের পেঁচার দ্বীপে মারমেইড বীচ রিসোর্ট, মারমেইড ইকো রিসোর্ট, সাম্পান ক্যাফে ও রিসোর্ট রয়েছে। এছাড়া রামু চৌমুহনী, চেরাংঘাটা, ঈদগড় ও উপজেলা গেইটে সুলভে থাকার মত হোটেল রয়েছে। রামু উপজেলার পেঁচার দ্বীপ, চৌমুহনী, চেরাংঘাটা, ঈদগড় ও উপজেলা গেইটে সুলভে খাওয়ার মত রেস্তোরাঁ রয়েছে। রিছাং ঝর্ণা সাপ মারা রিসাং ঝর্ণা নামেও পরিচিত) খাগড়াছড়ি জেলায় মাটিরাঙ্গা উপজেলার সাপমারা গ্রামে অবস্থিত একটি পাহাড়ি ঝর্ণা। খাগড়াছড়ি শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১০ কি.মি.। এই ঝর্ণার উচ্চতা প্রায় ১০০ ফুট। রিছাং শব্দটি এসেছে খাগড়াছড়ির মারমা সম্প্রদায়ের ভাষা থেকে। মারমা ভাষায় রিং শব্দের অর্থ পানি আর ছাং এর অর্থ উঁচু স্থান হতে কোনো কিছু গড়িয়ে পড়াকে বুঝায়। অর্থাৎ রিছাং শব্দ দ্বারা উঁচু স্থান হতে জলরাশি গড়িয়ে পড়াকে বুঝায়।এর অপর নাম তেরাং তৈকালাই । [[খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে ১১ কি.মি. আর মাটিরাঙ্গা উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কি.মি. দূরত্বে খাগড়াছড়ি-ঢাকা মূল সড়ক হতে আরও ১ কি.মি. দক্ষিণে "রিছাং ঝর্ণা" অবস্থিত। মূল সড়ক থেকে পাহাড়ি পথ পাড়ি দিয়ে, ঝর্ণার পথে দীর্ঘ সিঁড়ি দিয়ে নামতে হয়। সিঁড়ি দিয়ে নামার সময়ই ঝর্ণার শব্দ শোনা যায়। উঁচু পাহাড়ের গা ঘেঁষে যেতে যেতে যে কারও দৃষ্টি আটকে যাবে পাহাড়ী সবুজের সমারহে। আনুমানিক ১৯৯৩-৯৪ সালে এই প্রাকৃতিক ঝর্ণাটি আবিষ্কৃত হয় বলে জানা যায়; জুম চাষের সুবাদে ঝর্ণাটি সবার নজরে আসে। ১০০ ফুট উঁচু পাহাড় থেকে নিচে গড়িয়ে পড়ে ঝর্ণার জলধারা। পানির গতিপথ ঢালু হওয়ায় প্রাকৃতিক ওয়াটার স্লাইডিং এর সৃষ্টি হয়েছে, যা এই ঝর্ণার প্রধান আর্কষণ। শুধু ঝর্ণাটিই নয়, ঝর্ণা অভিমুখে সমগ্র যাত্রাপথটাই দারুণ রোমাঞ্চকর। ঝর্ণার পথে পাহাড়ি ঢালু রাস্তা আর সিঁড়ি এবং চারদিকের সবুজের সমারহ বেশ আকর্ষণীয়। বৃষ্টির সময় ঝর্ণার পানি গড়িয়ে পড়ার ঢালু পথটা পিচ্ছিল থাকে বলে উপরে উঠার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। এছাড়াও, ঝর্ণায় “ওয়াটার স্লাইডিং” করা কালীন পোশাক ছিড়ে যাবার বা দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। ঝর্ণায় আগত পর্যটকগণকে পরিবেশ রক্ষার্থে বোতল,পলিথিন,প্যাকেট, ছেঁড়া পোশাক ইত্যাদি যেখানে-সেখানে না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার পরামর্শ দেয়া হয়। রূপবান মুড়া বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার একটি প্রত্নত্ত্বাতিক স্থান। নব্বই দশকের দিকে এটি খনন করা হয়। কুমিল্লা-কালীর বাজার সড়কের দক্ষিণে বর্তমান বার্ড (বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী) এবং বি.জি.বি (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) স্থাপনার মাঝখানে একটি টিলার উপরে এই মুড়া অবস্থিত। কুমিল্লা শহরে অনেকগুলো ভাল মানের হোটেল আছে। সেখানে থাকতে পারেন। বার্ড (বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী) খুব কাছে। বার্ডে যোগাযোগ করলে সেখানে থাকার অনুমতি পাওয়া যেতে পারে। রেল ভ্রমণ যাতে আধুনিক পরিবহনের মাধ্যম হিসেবে ঐতিহ্যবাহী বাষ্প ট্রেন থেকে উচ্চ গতির বুলেট ট্রেন, ঘুরে বেড়ানো বা ডিনার ট্রেন থেকে গতির সুবিধা সবকিছু অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। রেলপথে ঝুঁকি কম থাকায় এটি মানুষের নিকট ব্যাপক জনপ্রিয়টা লাভ করে। আকার আয়তনে বেশি এবং ভারী জিনিস পরিবহনে রেলপথের প্রাধান্য বেশি। ১৯ শতকের প্রথম দিকে, রেলওয়ে দ্রুত ভূ-পরিবহনের উপায় হিসেবে আবির্ভূত হয় এবং বেশিরভাগ দেশ ও শহরগুতে তাঁর চিহ্ন রাখে, এমনকি অটোমোবাইলের উত্থানের আগেও। রাশিয়াতে ট্রান্স সাইবেরিয়ান মহাসড়কটি ২১ শতকের প্রথম দিকে খোলার আগ পর্যন্ত ট্রান্স-সাইবেরিয়ার রেলওয়ে উপকূল-থেক-উপকূলের একমাত্র ভূ-পরিবহন ছিল; কানাডায়, ১৯৬১ সালে ট্রান্স-কানাডা মহাসড়ক সম্পন্ন না হওয়ার আগ পর্যন্ত দেশটি কেবল রেল দ্বারা একীভূত ছিল। বাষ্প যদিও এটি ঐতিহ্য রেলওয়ে এর সাথে যুক্ত, তবে বিশেষ করে আফ্রিকা এবং পূর্ব এশিয়া]]য় নিয়মিত বাষ্প ট্রেনের সেবা রয়েছে। নগর রেল সমস্ত মেট্রো, এলিভেটেড রেল, হালকা রেল, রাস্তার গাড়ি ইত্যাদির বিস্তৃত তালিকা নগর রেল অ্যাডভেন্ঞার বিশ্বের আরও কিছু আকর্ষণীয় শহুরে রেল অভিজ্ঞতা রেল বায়ু জোট যদিও বিমান ও রেল প্রায়ই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, তবে কখনও কখনও বিমান সংস্থা এবং রেল একে অপরকে সহযোগিতা করে। এই নিবন্ধে এই নতুন বিষয়ের কথা রয়েছে স্লিপার ট্রেন বেশিরভাগ জায়গায় পৌঁছানোর জন্য পছন্দসই এবং কার্যত একমাত্র উপায়, এটি এখনও রীতিতে এবং কখনও কখনও আশ্চর্যজনকভাবে সস্তায় যাওয়ার ভাল উপায় উচ্চ-গতির রেল ঘণ্টায় ২৫০ কিলোমিটারের বেশি গতি ভ্রমণে সক্ষম রেল যাত্রার সবচেয়ে আধুনিক উপায়। মধ্যম দূরত্বে যেতে বিমানের থেকে এটি প্রায়ই দ্রুততর, যদি কেউ বিমানবন্দরে যেতে ও নিরাপত্তা ক্লিয়ারেন্সের সময় হিসেবে করেন। উত্সাহী রেল ভ্রমণ যারা সব ধরনের রেল পরিবহনে আগ্রহী তাদের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় উচ্চ গতির রেল]] সুইডেনে রেল ও বাস ভ্রমণ]] লংগদু নামের উৎপত্তি সম্পর্কে কোন সুনিশ্চিত ধারণা পাওয়া যায় না, তবে কয়েকটি ব্যাখ্যা প্রচলিত আছে। লংগদু শব্দটির কোন আভিধানিক অর্থ নেই। ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ শাসনামলে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা প্রতিষ্ঠার পর ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য একটি থানা গঠন করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার সদর দপ্তর তখন চন্দ্রঘোনায় স্থাপন করা হয়। জেলা সদর থেকে নবগঠিত থানাটির দীর্ঘ দূরত্বের জন্য এটিকে ইংরেজী শব্দ লং (অর্থাৎ দীর্ঘ) দূর সংক্ষেপে লংদূর বা লংদু ডাকা হত। লংদু পরবর্তীকালে লোকমুখে পরিবর্তিত হয়ে লংগদু নামে অভিহিত হয় বলে অনেকেই ধারণা করেন। লংগদু থানা গঠন পরবর্তী সময়ে সমগ্র থানায় লংগদু নামে একটিই ইউনিয়ন ছিল, যা পরবর্তীতে ৭টি ইউনিয়নে বিভক্ত হয়েছে। লংগদু নামকরণের বিষয়ে কিছু ঐতিহাসিক ধারণা প্রচলিত আছে। বর্তমানে এ অঞ্চলে চাকমা নৃ-গোষ্ঠীর আধিক্য থাকলেও একসময়ে ত্রিপুরা এবং মারমা নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস ছিল। লংগদু নামকরণের ক্ষেত্রে ত্রিপুরা এবং মারমা নৃ-গোষ্ঠীর সাথে সম্পৃক্ত দুইটি ব্যাখ্যা রয়েছে। পার্বত্য এলাকায় বসবাসকারী মারমাদের পূর্বপুরুষগণ মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশের (সাবেক আরাকান) অধিবাসী ছিলেন। ১৭৮৪ সালে বর্মীরাজা বোদপায়া আরাকান জয় করেন। সৈন্যেরা আরাকান জয় করে আরাকানীদের উপর অত্যাচার শুরু করলে প্রাণ রক্ষার্থে তৎকালীন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর অধিকৃত চট্টগ্রাম এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় আরাকানীরা উদ্বাস্তু হিসাবে আশ্রয় গ্রহণ করে। একদল আরাকানী মগ পরিবার জনৈক ম্রে-চাই এর নেতৃত্বে পালংখাইং নদী অববাহিকা এলাকা থেকে কর্ণফুলি নদীর উত্তরে বসতি গড়ে তোলে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ম্রে-চাই কে মং রাজা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকায় বসবাসকারী আরাকানী মগগণ নিজেদের নামের সাথে মারমা পদবী গ্রহণ করেন। মারমা সম্প্রদায়ের কয়েকটি পরিবার মিলে গংসা বা দল গঠিত হয়। গং অর্থ সর্দার এবং সা অর্থ লোক বা সন্তান উভয়ই বুঝায়। গংসা অর্থে কোন দলপতির লোক বুঝানো হতো। মারমাদের অনেকগুলো গংসার মধ্যে লংকাডু-সা উল্লেখযোগ্য। লংকাডু নামে কোন দলপতি বা সর্দারের নামানুসারে লংকাডু-সা নামক গংসা বা দলের উৎপত্তি হয়েছিল মর্মে মনে করা হয়। ব্যক্তি লংকাডু বা লংকাডু-সা দলের নামানুসারে লংকাডু বা লংগাডু বা লংগদু নামের উৎপত্তি হয়েছে। রাঙ্গামাটি জেলা সদর থেকে লংগদু উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম নৌপথ। লঞ্চ, ইঞ্জিন চালিত বোট প্রধান যোগাযোগ মাধ্যম। তবে খাগড়াছড়ি থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে এ উপজেলায় যাওয়া যায়। | নাম কাপ্তাই হ্রদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= কাপ্তাই হ্রদ উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। | ঠিকানা=লংগদু ইউনিয়ন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এ বিহারে লংগদু লঞ্চঘাট থেকে পায়ে হেঁটে বা মোটর সাইকেল যোগে যাওয়া যায়। | নাম=ডুলুছড়ি জেতবন বিহার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=লংগদু ইউনিয়ন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=উপজেলা সদর থেকে মোটরসইকেল যোগে যাওয়া যায়। | নাম=কাট্টলী বিল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=লংগদু ইউনিয়ন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=উপজেলা সদর হতে দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত এ বিলটিতে নৌকাযোগে ভ্রমণ করা যায়। রাত্রিযাপন| নাম=উপজেলা রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন, লংগদু অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=বনবিভাগ রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=মাইনীমুখ, লংগদু অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=মাইনীমুখ বনবিভাগের পরিচালনাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=রাবেতা গেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=মাইনীমুখ, লংগদু অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ= লক্ষ্মীপুর জেলায় সাধারণত সড়কপথেই ভ্রমণ করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে লক্ষ্মীপুরের উদ্দেশ্য যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলোর মধ্যে ঢাকা এক্সপ্রেস (এসি/নন এসি ইকোনো সার্ভিস (এসি/নন এসি গ্রামীণ সার্ভিস, জননী পরিবহন, রয়েল কোচ (এসি মিয়ামি এয়ার কন্ডিশন (এসি) অন্যতম। দিনে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল এবং রাতে ঝিগাতলা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর-১০, উত্তরা ও সাভার থেকে এসব গাড়ি ছেড়ে যায়। সরাসরি এখানে আন্তঃজেলা নৌ-যোগাযোগ নেই বলে ঢাকা থেকে আসা যায় না। তবে, নৌপথে ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে চাঁদপুরগামী যেকোনো লঞ্চে চাঁদপুর এসে সেখান থেকে সরাসরি লক্ষ্মীপুরে আসার জন্য বাস বা অন্যান্য বাহন রয়েছে। এখানে কোনো বিমান বন্দর নেই বলে সরাসরি আকাশপথে এখানে আসা যায় না; নিকটবর্তী বিমানবন্দর চট্টগ্রমে হওয়ায় সেখানে এসে তারপর সড়কপথ সরাসরি বা রেলপথে নোয়াখালী হয়ে আসতে হবে। রায়পুর মত্স প্রজনন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এশিয়ায় বৃহত্তম) * মান্দারী বড় জামে মসজিদ। * শাঁখারীপাড়া শ্রী শ্রী রামঠাকুর আশ্রম * আলতাফ মাস্টার ঘাট (চরলক্ষী) * দত্তপাড়া কালীমাতা দেবোত্তর ও মোহনগঞ্জ অাশ্রম * তেলিয়ার চর ও চর গজারিয়া * আনসারি (র.)এর মাজার, চর লরেন্স বাজার,কমলনগর। * রামগতি বুড়াকর্তা মন্দির মেলা। * ইউনিক হোটেল, লক্ষ্মীপুর বাস স্ট্যান্ড, লক্ষ্মীপুর-৫৫৩৭৫ বেসরকারী * হোটেল ফিরোজ, গো-হাটা রোড, লক্ষ্মীপুর-৫৫২৮৩ বেসরকারী * হোটেল নূর, হাসপাতাল রোড, লক্ষ্মীপুর-০১৭১১৩৬৮৬৬৩ বেসরকারী * সার্কিট হাউজ, মেইন রোড, লক্ষ্মীপুর, সরকারী-৫৫২৭৭ * সোপিরেট, সমসেরাবাদ, লক্ষ্মীপুর (বেসরকারী ৫৫৪৫৩ ইতিহাস থেকে জানা যায় “লক্ষ্মী” শব্দ হতে এই জেলার নামকরণ করা হয়েছে; “লক্ষ্মী” শব্দটি দ্বারা ধন-সম্পদ ও সৌভাগ্যের দেবী ‘লক্ষ্মী দেবী’-কে নির্দেশ করে এবং “পুর” দ্বারা শহর বুঝানো হয় বলে লক্ষ্মীপুর দ্বারা “সম্পদশালী শহর” বা “সৌভাগ্যের নগরী” বুঝানো হয়। দেশের মোট সয়াবিনের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ লক্ষ্মীপুর জেলায় উৎপাদিত হওয়ায় এই অঞ্চল “সয়াল্যান্ড” হিসেবে পরিচিত। লক্ষ্মীপুর জেলায় সাধারণত সড়কপথেই ভ্রমণ করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে লক্ষ্মীপুরের উদ্দেশ্য যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলোর মধ্যে ঢাকা এক্সপ্রেস (এসি/নন এসি ইকোনো সার্ভিস (এসি/নন এসি গ্রামীণ সার্ভিস, জননী পরিবহন, রয়েল কোচ (এসি মিয়ামি এয়ার কন্ডিশন (এসি) অন্যতম। দিনে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল এবং রাতে ঝিগাতলা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর-১০, উত্তরা ও সাভার থেকে এসব গাড়ি ছেড়ে যায়। সরাসরি এখানে আন্তঃজেলা নৌ-যোগাযোগ নেই বলে ঢাকা থেকে আসা যায় না। তবে, নৌপথে ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে চাঁদপুরগামী যেকোনো লঞ্চে চাঁদপুর এসে সেখান থেকে সরাসরি লক্ষ্মীপুরে আসার জন্য বাস বা অন্যান্য বাহন রয়েছে। এখানে কোনো বিমান বন্দর নেই বলে সরাসরি আকাশপথে এখানে আসা যায় না; নিকটবর্তী বিমানবন্দর চট্টগ্রমে হওয়ায় সেখানে এসে তারপর সড়কপথ সরাসরি বা রেলপথে নোয়াখালী হয়ে আসতে হবে। রায়পুর মত্স প্রজনন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এশিয়ায় বৃহত্তম) * মান্দারী বড় জামে মসজিদ। * শাঁখারীপাড়া শ্রী শ্রী রামঠাকুর আশ্রম * আলতাফ মাস্টার ঘাট (চরলক্ষী) * দত্তপাড়া কালীমাতা দেবোত্তর ও মোহনগঞ্জ অাশ্রম * তেলিয়ার চর ও চর গজারিয়া * আনসারি (র.)এর মাজার, চর লরেন্স বাজার,কমলনগর। * রামগতি বুড়াকর্তা মন্দির মেলা। | নাম=তিতা খাঁ জামে মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=লক্ষ্মীপুর সদর বাসস্ট্যান্ড থেকে তিন মিনিটের মত হাঁটলেই পেয়ে যাবেন। | বিবরণ=অপূর্ব কারুকার্য অঙ্কিত তিতা খাঁ জামে মসজিদ প্রায় তিনশত বছরের প্রাচীন ইতিহাস বহন করে চলেছে। আজিম শাহ (রঃ) বাগানের মধ্যে মসজিদটি আবিষ্কার করেন। * ইউনিক হোটেল, লক্ষ্মীপুর বাস স্ট্যান্ড, লক্ষ্মীপুর-৫৫৩৭৫ বেসরকারী * হোটেল ফিরোজ, গো-হাটা রোড, লক্ষ্মীপুর-৫৫২৮৩ বেসরকারী * হোটেল নূর, হাসপাতাল রোড, লক্ষ্মীপুর-০১৭১১৩৬৮৬৬৩ বেসরকারী * সার্কিট হাউজ, মেইন রোড, লক্ষ্মীপুর, সরকারী-৫৫২৭৭ * সোপিরেট, সমসেরাবাদ, লক্ষ্মীপুর (বেসরকারী ৫৫৪৫৩ লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশে অবশিষ্ট চিরহরিৎ বনের একটি উল্লেখযোগ্য নমুনা। নিরক্ষীয় অঞ্চলের চিরহরিৎ বর্ষাবন বা রেইন ফরেষ্টের মতো এখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। সূর্যের আলোর জন্য প্রতিযোগিতা করে এ বনের গাছপালা খুব উঁচু হয়ে থাকে, এবং অনেক ওপরে ডালপালা ছড়িয়ে চাঁদোয়ার মত সৃষ্টি করে। এই বন এতই ঘন যে মাটিতে সূর্যের আলো পড়েনা বললেই চলে। বাংলাদেশে অবশিষ্ট চিরহরিৎ বনের একটি নমুনা। এটি একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল। বাংলাদেশের ৭টি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও ১০টি জাতীয় উদ্যানের মধ্যে এটি অন্যতম। মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত ১২৫০ হেক্টর আয়তনের বন জীববৈচিত্র্যে ভরপুর। বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে এই বনকে 'জাতীয় উদ্যান' হিসেবে ঘোষণা করে। উল্লুকের জন্য এ বন বিখ্যাত। উল্লূক ছাড়াও এখানে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির দুর্লভ জীবজন্তু। চায়ের শহর শ্রীমঙ্গল থেকে প্রায় দশ কিলোমিটার দূরে শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ (কমলগঞ্জ) সড়কের পশ্চিম পাশে জাতীয় এ উদ্যানের প্রবেশপথ।পার্কের এক পাশে রয়েছে আনারসের বাগান, এক পাশে চায়ের বাগান আবার কোথায় রয়েছে লেবু বাগান। জঙ্গলের ভিতর রয়েছে কয়েকটি পাহাড়ী ছড়া। পুরো ন্যাশনাল পার্কটি শ্রীমঙ্গল ভানুগাছ পাকা মহাসড়ক ও সিলেট আখাউড়া রেলওয়ে সেকশনের রেললাইন দ্বারা ৩ খন্ডে বিভক্ত। উদ্যানে বেড়ানোর তিনটি পথ আছে। একটি তিন ঘণ্টার, একটি এক ঘণ্টার এবং অন্যটি আধ ঘণ্টার পথ। উদ্যানের ভেতরে একটি খাসিয়া পল্লীও আছে। এ পথটির শুরু রেললাইন পেরিয়ে হাতের বাঁ দিক থেকে।দেখা মিলতে পারে কুলু বানরের।এ পথের বড় বড় গাছের ডালে দেখা মিলবে বুনো অর্কিড। নির্দেশিত পথে হাতের বাঁয়ে বাঁয়ে চলতে চলতে এই পথ আবার শেষ হবে ঠিক শুরুর স্থানে। এক ঘণ্টার ট্রেকিংয়ের শুরুতেই দেখবেন বিশাল গাছ,যার নাম কস্তুরী। এগাছ থেকে সুগন্ধি তৈরি হয়। পথের পাশে থাকা ডুমুর গাছের ফল খেতে আসে উল্লুক, বানর ও হনুমান ছাড়াও বনের বাসিন্দা আরও অনেক বন্যপ্রাণী। মায়া হরিণ আর বন মোরগেরও দেখা মিলতে পারে। তিন ঘণ্টার হাঁটা পথটি বেশ রোমাঞ্চকর। পথের বাঁয়ে খাসিয়াদের বসত মাগুরছড়া পুঞ্জি। এ পুঞ্জির বাসিন্দারা মূলত পান চাষ করে থাকেন। ১৯৫০ সালের দিকে বনবিভাগ এ পুঞ্জি তৈরি করে। বাগানে আছে কুলু বানর আর বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানর। লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে প্রবেশ মূল্য প্রাপ্তবয়স্ক ২০ টাকা, ছাত্র ও অপ্রাপ্তবয়স্ক ১০ টাকা, বিদেশি নাগরিক পাঁচ মার্কিন ডলার কিংবা সমমূল্যের টাকা। এছাড়া গাড়ি, জীপ ও মাইক্রোবাস পার্কিং ২৫ টাকা। তাছাড়া গাইড নিতে চাইলে ২০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত তিন ক্যাটাগরির গাইড পাওয়া যায়। পিকনিক স্পট ব্যবহার জন প্রতি ১০ টাকা। ভিতরে খাবারের কোন ব্যবস্থা নাই, নিজ দায়িত্বে নিতে হবে। লাউয়াছড়া যেতে হলে প্রথমে ট্রেন বা বাসে করে শ্রীমঙ্গল অথবা কমলগঞ্জে আসতে হবে। ঢাকা থেকে রেল ও সড়ক পথে শ্রীমঙ্গল যাওয়া যায়। ঢাকার কমলাপুর থেকে মঙ্গলবার ছাড়া সপ্তাহের প্রতিদিন সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে যায় আন্তঃনগর ট্রেন পারাবত এক্সপ্রেস। দুপুর ২টায় প্রতিদিন ছাড়ে জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস। বুধবার ছাড়া সপ্তাহের প্রতিদিন রাত ১০টায় ছাড়ে উপবন এক্সপ্রেস। ঢাকার সায়েদাবাদ, কমলাপুর, আরামবাগ থেকে হানিফ, শ্যামলী, মামুন, ইউনিক ইত্যাদি পরিবহনে অথবা কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে সিলেটগামী ট্রেনে করে শ্রীমঙ্গল এসে নামতে হবে। শ্রীমঙ্গল থেকে সিএনজি করে যেতে পারেন। যাওয়া আসা ঘণ্টা খানিক থাকা সব মিলিয়ে ৬০০ এর কম না।জিপ এ গেলে ভাড়া বেশী। বাস এ যেতে হলে রিক্সা করে চলে আসুন ভানুগাছা রোড বাস স্ট্যান্ড সেখান থেকে বাস ভাড়া ১০ টাকা করে। লাউয়াছড়া তে থাকবার জন্যে রয়েছে ১টি ফরেস্ট রেস্ট হাউজ, ফরেস্টের অনুমতি নিয়ে আপনি লাউয়াছড়া রেস্ট হাউজেই থাকতে পারেন। এছাড়া শ্রীমঙ্গলে থাকার জন্য সবচেয়ে ভালো মানের জায়গা ভানুগাছ সড়কে টি-রিসোর্ট।হোটেল ও রিসোর্টের ভাড়া ৫শ’ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা। লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের পাশেই থাকার জন্য আছে লেমন গার্ডেন রিসোর্ট। এ রিসোর্টে হাজার থেকে ৪ হাজার টাকায় বিভিন্ন মানের কক্ষ আছে। যোগাযোগ: ০১৭৬৩৪৪৪০০০, ০১৭৫৮৭৭১৪৯২। এছাড়া শ্রীমঙ্গলের রাধানগরে দুটি রিসোর্ট হল নিসর্গ নীরব ইকো রিসোর্ট (০১৭১৫০৪১২০৭) এবং নিসর্গ লিচিবাড়ি ইকো রির্সোট (০১৭১৬৯৩৯৫৪০)। শ্রীমঙ্গল অথবা মৌলভীবাজারেই সস্তায় থাকার জন্য হোটেল পাবেন, ভাড়া রুমপ্রতি পড়বে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা # জঙ্গলে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলবেন না # উচ্চস্বরে গান বাজনা করবেন না, কথা বলবেন না। জঙ্গলের পশুপাখিদের নিজস্ব জগৎ আছে, আপনার সরব উপস্থিতি দিয়ে নিশ্চয় তাতে ব্যাঘাত সৃষ্টি করা ঠিক হবেনা # শীতকাল ছাড়া অন্য সময় গেলে খুব সাবধানে থাকবেন, এই জঙ্গলে প্রচণ্ড জোকের উতপাত, জুতা পরে জঙ্গলে ঢোকা শ্রেয়। ঘাড়, হাত, পা এ সতর্ক নজর রাখবেন, বিশেষ করে ছড়ার আশেপাশে জোক বেশি থাকে। জোক কামড়ালে টেনে ছাড়াতে যাবেন না, লবণ সাথে রাখবেন, লবণ ছিটিয়ে দিলেই কাজ হবে। লবণ না থাকলে সিগারেটের তামাকেও কাজ চালাতে পারেন # জঙ্গলে দুর্বৃত্ত শ্রেণীর কিছু লোক থাকে এদের ডাকে সাড়া দেবেন না # জঙ্গলের ভেতরের রেল লাইন ধরে হাঁটাহাঁটি না করাই ভাল, কিছুক্ষণ পর পর ট্রেন যাতায়াত করে এই রেলপথ দিয়ে, অসতর্ক থাকলে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। সড়কপথে ঢাকা হতে লাখাইয়ের দূরত্ব ১৮৩ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে লাখাইয়ের দূরত্ব ২০ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে সরাসরি রেল যোগাযোগ না-থাকায় প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর বাসে, জীপে বা ম্যাক্সিতে এখানে আসতে হয়। * এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ২০০ টাকা। আর, ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৩৭০ টাকা। মাধবপুর থেকে লাখাই আসার সরাসরি বাস, জীপ ও ম্যাক্সি সার্ভিসে ভাড়া হলো * জীপে ৪০ টাকা এবং শায়েস্তাগঞ্জ থেকে লাখাই আসার সরাসরি বাস, জীপ ও ম্যাক্সি সার্ভিসে ভাড়া হলো * জীপে ৩৫ টাকা এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে লাখাই আসার জন্য সাধারণত সরাসরি বাস, জীপ ও ম্যাক্সি সার্ভিস রয়েছে। এক্ষেত্রে ভাড়া হলো * জীপে ৩০ টাকা এবং * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; * শোভন চেয়ার ২১৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; * এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং * এসি বাথ ৭৩১ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়ক বা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে লাখাই আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকায় বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবায় ঢাকা থেকে সিলেটে আসা যায়। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র সিলেট, শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * বায়েজিদ শাহের মাজার বুল্লা ইউনিয়ন; * শেখ ভানু শাহের মাজার সদর। স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান লাখাইয়ে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও আবাসনের জন্য রয়েছে: * সার্কিট হাউজ হবিগঞ্জ, ☎ ০৮৩১-৫২২২৪; * শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্ট হাইজ শায়েস্তাগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬ ৬২৩; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০১৭৩০-৭৯৩ ৫৫২ হতে ৯। লাদাখ বা লা-দ্বাগস(তিব্বতি: ལ་དྭགས, ওয়াইলি: la dwags) ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের অন্তর্গত উত্তরে কুনলুন পর্বতশ্রেণী এবং দক্ষিণে হিমালয় দ্বারা বেষ্টিত একটি অঞ্চল। এই এলাকার অধিবাসীরা ইন্দো-আর্য এবং তিব্বতী বংশোদ্ভুত। লাদাখ কাশ্মীরের সবচেয়ে জনবিরল এলাকার মধ্যে অন্যতম। ঐতিহাসিককাল ধরে বালটিস্তান উপত্যকা, সিন্ধু নদ উপত্যকা, জাংস্কার, লাহুল ও স্পিটি, রুদোক ও গুজ সহ আকসাই চিন এবং নুব্রা উপত্যকা লাদাখের অংশ ছিল। বর্তমানে লাদাখ শুধুমাত্র জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের লেহ জেলা ও কার্গিল জেলা নিয়ে গঠিত। তিব্বতী সংস্কৃতি দ্বারা লাদাখ প্রচন্ডভাবে প্রভাবিত বলে এই অঞ্চলকে ক্ষুদ্র তিব্বত বলা হয়ে থাকে। লাদাখে বৌদ্ধ ও মুসলিম ধর্মাবলম্বীর সংখ্যা প্রায় সমান। পূর্বাঞ্চলে বৌদ্ধরা সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং উত্তর ও পশ্চিমে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। পর্যটকরা পূর্বাঞ্চলের দিকে বেশি ঝোঁক পরিলক্ষিত হয় কেননা এই অঞ্চলে বৌদ্ধদের নিদর্শন বেশি রয়েছে এবং সেগুলো সরাসরি তিব্বতি বৌদ্ধ সংস্কৃতির সাথে সর্ম্পকিত। লেহ পূর্বতন লাদাখ রাজ্যের ও বর্তমান ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের লেহ জেলার রাজধানী। এখানে পর্যটকদের জন্য ভালো আবাসন ও খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। আলচি একটি ছোট গ্রাম। এখানে এটি প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে, যেটি কারগিল ও লেহ এর মধ্যবর্তী রোড থেকে ৪ কি.মি. ভিতরে। লাভা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তরে অবস্থিত কালিম্পং জেলা]]র অন্তর্গত একটি ক্ষুদ্র পাহাড়ি জনপদ। শহর থেকে উত্তর-পূর্বে ১৪ কিমি দূরে নেওড়া উপত্যকা জাতীয় উদ্যান। কালিম্পং থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরত্বে লাভা শিলিগুড়ি থেকে ১০১ কিলোমিটার দূরে লাভা এবং নিউজলপাইগুড়ি জংশন থেকে গৌরবথনের মাধ্যমে ৫৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। লাভা যেতে হলে প্রধান রেল স্টেশন হল নিউ জলপাইগুড়ি রেল স্টেশন। আকাশপথে যেতে হলে বাগডোগরা বিমানবন্দর ব্যবহার করতে হবে। লাভায় সুন্দর প্রাকৃতিক বন আছে। পর্যটকরা কাঞ্চনজঙ্ঘা শিখর দেখার জন্য লাভা মঠ, সানরিজ পয়েন্ট অবস্থান করে। লালা তার নিজস্ব উৎপাদন করে না। আপনি কালিম্পংতে আপনার কেনাকাটা করতে পারেন। এখানে অনেক আঞ্চলিক অভূতপূর্ব শিল্পকর্মের দোকান আছে। * নিহার বিন্দু (৭৫০০ ফুট) লাভা বাজার, নিরামিষ এবং অ নিরামিষভোজী সকলের জন্য বাঙ্গালি খাবার এবং চমত্কার আতিথেয়তা রিশপ ১১ কিমি (হাটা: ৪ কিমি) লালদিয়া সমুদ্রসৈকত বাংলাদেশের বরগুনা জেলা]]র পাথরঘাটা উপজেলা]]য় অবস্থিত বলেশ্বর নদী ও বিষখালি নদীর মোহনায় এবং লালদিয়া বনের পাশে অবস্থিত। কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের আদলে গড়ে তোলা হচ্ছে এ সৈকত। এটি বরগুনা জেলা]]র পাথরঘাটা উপজেলা]]য় অবস্থিত। ঢাকা থেকে সায়েদাবাদ অথবা গাবতলি বাস স্ট্যান্ড থেকে বা অন্য যে কোন স্থান হতে বাসে করে পাথরঘাটা আসতে হবে। পাথরঘাটা যাওয়ার পর মোটর সাইকেলে অতি সহজে লালদিয়া বনে যাওয়া যাবে। হরিণঘাটা থেকে লালদিয়া বন ধরে হেটে গেলে সৈকতে পৌঁছাতে সময় লাগে ঘণ্টা দুয়েক। এছাড়া ট্রলার ভাড়া করে বনের মধ্য দিয়ে পৌঁছাতে পারেন সৈকতে। এখান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। এক পাশে সমুদ্র অন্য পাশে বন, মাঝে সৈকত, এমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রকৃতিতে বিরল। লালদিয়া সমুদ্রসৈকত পাড়ে গড়ে তোলা হয়েছে ঝাউবন। হরিণবাড়িয়া বনে নির্মিত ৯৫০ মিটার দীর্ঘ ফুটট্রেল (পায়ে হাঁটার কাঠের ব্রিজ) সম্প্রসারিত করে লালদিয়া সমুদ্রসৈকত পর্যন্ত নেয়া হয়েছে। পাথরঘাটায় ভালো মানের বেশ কয়েকটি রেস্তোরা রয়েছে। যেখানে সব ধরনের খাবার পাওয়া যাবে। পাথরঘাটা উপজেলায় মধ্যম মানের কিছু আবাসিক হোটেল ও রেস্ট হাউস রয়েছে। * পাথরঘাটা ডাকবাংলো (জেলা পরিষদ রেস্ট হাউস) *পাথরঘাটা পানি উন্নয়ন বোর্ড ডাকবাংলো *বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন, ডাকবাংলো এছাড়া বরগুনা শহরে গিয়েও রাত কাটানো যাবে। বরগুনায় রাত্রিযাপন ব্যবস্থা খুবই ভাল। অনেকগুলি রেস্ট হাউস আছে এছাড়া আছে কয়েকটি আবাসিক হোটেল। *রেস্ট হাউস জেলা পরিষদ ডাকবাংলো(০৪৪৮-৬২৪১০) *পানি উন্নয়ন বোর্ডের রেস্ট হাউস(০৪৪৮-৬২৫৫১) * সিইআরপি রেস্ট হাউস (০৪৪৮-৬২৫৫১)। এখান থেকে নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলি দেখুন। * সোনাকাটা বা টেংরাগিরি বন লালবাগ কেল্লা কেল্লা আওরঙ্গবাদ নামেও পরিচিত ছিল) ১৭ শ শতকে নির্মিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ স্থাপনা। এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৬৭৮ সালে, মুঘল সুবাদার মুহাম্মদ আজম শাহ কর্তৃক, যিনি ছিলেন সম্রাট আওরঙগজেবের পুত্র এবং পরবর্তীতে নিজেও সম্রাট পদপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। তার উত্তরসুরী, মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন, কিন্তু শেষ করেননি। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। তিন গম্বুজওয়ালা দুর্গ মসজিদ (শাহী মসজিদ পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে আকাশপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। বাস বা ট্রেনে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। আজিমপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে রিক্সা যোগে আসা যাবে। নৌপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। ঢাকায় প্রচুর উন্নতমানের আবাসিক হোটেল, মোটেল ও বাংলো আছে। এর পাশেই অনেক ভালো মানের রেস্তোরা আছে। এখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। সড়ক পথে ঢাকা হতে লালমনিরহাটের দূরত্ব ৩৪৩ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে লালমনিরহাট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫৮০ কিলোমিটার। * ঢাকা-লালমনিরহাট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬৫০/-। * লালমনি এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে ও লালমনিরহাট পৌছে সকাল ৮টা ২০ মিনিটে এবং লালমনিরহাট থেকে সকাল ১০ টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে ও ঢাকা পৌছে রাত ৯টা ০৫ মিনিটে; ঢাকা-লালমনিরহাট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে লালমনিরহাট আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৪৬৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৬২০ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৯৩০ টাকা; * এসি সীট ৯৩০ টাকা এবং * এসি বাথ ১,৩৯৫ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; লালমনিরহাটে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না; যদিও এখানে একটি পরিত্যক্ত বিমান বন্দর রয়েছে। ঢাকা থেকে লালমনিরহাটের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দর হয়ে বিমানে সৈয়দপুর এসে তারপর সড়ক পথে লালমনিরহাট আসতে হয়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে রংপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * দহগ্রাম আঙ্গরপোতা ও অন্যান্য ছিটমহলসমূহ; লালমনিরহাট জেলা জাদুঘর লালমনিরহাট জেলা শহরের পূর্ব থানাপাড়াই অবস্থিত। উত্তরের সীমান্তের এই জেলাটির এবং আশপাশের জেলাসমূহের প্রাচীন ইতিহাস-ঐতিহ্য-সংস্কৃতির স্মৃতি সংগ্রহ এবং সংরক্ষণসমূহ বর্তমান ও আগামী প্রজন্মের সামনে উপস্থাপনের জন্য এ যাদুঘরটি গড়ে তোলা হয়েছে। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান লালমনিরহাটে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, পৌর মোড়, লালমনিরহাট; * হোটেল আলসাদ, মিশন মোড়, লালমনিরহাট ৮৮০১৭১৪-০৪৯ ০৯৭। * সিভিল সার্জন, লালমনিরহাট ৮৮০১৭২৯-০৯৪ ৫৩২; * সদর হাসপাতাল, লালমনিরহাট: ☎ ০৫৯১-৬১৪২৯, মোবাইল ৮৮০১৭১২-৫৩৫ ৮৮১; * পুলিশ সুপার, লালমনিরহাট ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৪১; সড়ক পথে ঢাকা হতে লালমনিরহাট সদরের দূরত্ব ৩৪৩ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে লালমনিরহাট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫৮০ কিলোমিটার। * ঢাকা-লালমনিরহাট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬৫০/-। * লালমনি এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে ও লালমনিরহাট পৌছে সকাল ৮টা ২০ মিনিটে এবং লালমনিরহাট থেকে সকাল ১০ টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে ও ঢাকা পৌছে রাত ৯টা ০৫ মিনিটে; * করতোয়া এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ০৮ টায় ছাড়ে। ঢাকা-লালমনিরহাট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে লালমনিরহাট আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৪৬৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৬২০ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৯৩০ টাকা; * এসি সীট ৯৩০ টাকা এবং * এসি বাথ ১,৩৯৫ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; লালমনিরহাটে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না; যদিও এখানে একটি পরিত্যক্ত বিমান বন্দর রয়েছে। ঢাকা থেকে লালমনিরহাটের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দর হয়ে বিমানে সৈয়দপুর এসে তারপর সড়ক পথে লালমনিরহাট আসতে হয়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে রংপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * বিমান ঘাঁটি (প্রাচীন লালমনিরহাট বিমান বন্দর); * বিরল প্রজাতির বৃক্ষ ‘নাগ লিঙ্গম’; * হারানো মসজিদ (হিজরি ৬৯); * হোসেন সরোবর (সুকান দীঘি) ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। * হোটেল আলসাদ, মিশন মোড়, লালমনিরহাট; মোবাইল ৮৮০১৭১৪-০৪৯ ০৯৭। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান লালমনিরহাটে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, পৌর মোড়, লালমনিরহাট; * হোটেল আলসাদ, মিশন মোড়, লালমনিরহাট; মোবাইল ৮৮০১৭১৪-০৪৯ ০৯৭। * সদর হাসপাতাল, লালমনিরহাট: ☎ ০৫৯১-৬১৪২৯, মোবাইল ৮৮০১৭১২-৫৩৫ ৮৮১; লালাখাল বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের জৈন্তাপুর উপজেলা]]য় অবস্থিত। সিলেট থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই লালাখাল নদী ভারতের চেরাপুঞ্জি পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। নদী, পাহাড়ি বন, চা-বাগান এবং নানা প্রজাতির বৃক্ষরাজি লালাখালের ভূপ্রকৃতিকে দিয়েছে অনন্য বৈশিষ্ট্য। ঢাকার গাবতলী এবং সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে সিলেটের বাস ছেড়ে যায়৷ ফকিরাপুল, সায়দাবাদ ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে গ্রীন লাইন, সৌদিয়া, এস আলম, শ্যামলি ও এনা পরিবহনের এসি বাস যাতায়াত করে, এগুলোর ভাড়া সাধারণত ৮০০ থেকে ১১০০ টাকার মধ্যে। এছাড়াও ঢাকা থেকে সিলেট যেতে শ্যামলী, হানিফ, ইউনিক, এনা পরিবহনের নন এসি বাস জনপ্রতি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা ভাড়ায় পাওয়া যাবে। ঢাকা কমলাপুর কিংবা বিমান বন্দর রেলওয়ে স্টেশান হতে উপবন, জয়ন্তিকা, পারাবত অথবা কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে করে সিলেট যাওয়া যাবে এছাড়া ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশ, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার, নভো এয়ার এবং ইউএস বাংলা এয়ারের বিমান প্রতিদিন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। চট্টগ্রাম থেকে বাস, ট্রেন ও আকাশপথে সিলেট যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম থেকে ট্রেনে সিলেট যেতে পাহাড়িকা এবং উদয়ন এক্সপ্রেস নামের দুটি ট্রেন সপ্তাহে ৬ দিন চলাচল করে। সিলেট থেকে লালাখালে যেতে হলে নগরীর ধোপাদিধীর ওসমানী শিশু উদ্যানের বা শিশু পার্কের সামনে থেকে লেগুনা, মাইক্রবাস অথবা জাফলংগামী বাসে চড়ে সারিঘাট আসা যাবে। সারিঘাট সিলেট এবং জাফলং এর মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত। সারিঘাট থেকে লালাখালে যাওয়ার সিএনজিচালিত অটোরিকশা পাওয়া যাবে। নদীপথে লালাখালে যেতে চাইলে এখানে ইঞ্জিন চালিত বিভিন্ন ট্রলার ও নৌকা ভাড়ায় পাওয়া যাবে। লালাখাল থেকে সিলেট ফিরতে রাত ৮ টা পর্যন্ত বাস ও লেগুনা পাওয়া যায়। সিলেট থেকে লালাখাল যেতে মাইক্রোবাসে ভাড়া লাগবে ২০০০ থেকে ৩০০০ টাকা। বাস কিংবা লেগুনায় সারিঘাট যেতে ৪০ থেকে ৬০ টাকা খরচ হবে। সারিঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় লালাখালে যেতে ৮০০ থেকে ১৫০০ টাকা এবং স্পিডবোটে যেতে ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা লাগবে। লালাখালের পাড়ে রাত কাটাতে নর্দার্ন রিসোর্টে বুকিং দিতে হবে। অতিথিদের সিলেট যাওয়া আসার জন্য এদের নিজেদের পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া লালাখালের কাছে খাদিমনগরে অবস্থিত নাজিমগড় রিসোর্টে আগেই যোগাযোগ করে নিতে হয়। কারণ সিজনে রিসোর্টের সব রুম বুক থাকতে পারে। নাজিমগড় রিসোর্টে টেরেস, ছোট বাংলো এবং বড় ভিলায় রাত্রি যাপনের সুযোগ রয়েছে। এই রিসোর্টটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা যুক্ত। প্রতি রাতের জন্য নাজিমগড় রিসোর্টের প্রিমিয়ার কক্ষের ভাড়া ৭০০০ টাকা এবং প্রেসিডেন্সিয়াল স্যুইটের ভাড়া ১৫,০০০ টাকা। তবে থাকার জন্য সিলেট ফিরে আসা সুবিধাজনক। সিলেটের লালা বাজার ও দরগা রোডে কম ভাড়ায় অনেক মানসম্মত রেস্ট হাউস আছে৷ যেখানে ৪০০ থেকে ১০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এছাড়াও হোটেল হিল টাউন, গুলশান, দরগা গেইট, সুরমা,কায়কোবাদ ইত্যাদি হোটেলে আপনার প্রয়োজন ও সামর্থ অনুযায়ী থাকা যাবে। সিলেটর জিন্দাবাজার এলাকার পানসী, পাঁচ ভাই কিংবা পালকি রেস্তোরাঁর সুলভ মূল্যে পছন্দমত নানা রকম দেশি খাবার খাওয়া যাবে। এইসব রেস্তোরাঁর বাহারী খাবার পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ। এছাড়া সিলেট শহরে বিভিন্ন মানের রেস্তোরাঁ আছে, পছন্দমতো যে কোন জায়গায় খেয়ে নেওয়া যাবে। লুং ফের ভা সাইতার বাংলাদেশের বান্দরবান জেলায় অবস্থিত। প্রথমে বান্দরবন আসতে হবে। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্নভাবে বান্দরবন আসা যায়। বাসযোগে সরাসরিভাবে আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বাস, ট্রেন, প্লেন পছন্দসই যেকোন মাধ্যম বেছে নেওয়া যাবে। ঢাকা টু বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এসি ও ননএসি জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। অথবা ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল বা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকায় বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে প্রাইভেট কারে ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে উপরে নিয়মে বান্দরবান যেতে হবে। বাংলাদেশ বিমান, জিএমজি এয়ার লাইনস, ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজসহ বেশকিছু বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। আকাশপথে চট্রগ্রাম এসে সড়কপথে উপরে উল্লেখিত উপায়ে বান্দরবান যেতে হবে। বান্দরবান থেকে বাস করে রুমা সদর উপজেলা যাওয়া যায়। প্রতি এক ঘণ্টা পরপর একটি করে বাস বান্দরবান থেকে রুমা বাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেখান থেকে পরবর্তী গন্তব্য বগা হ্রদ। বগা হ্রদে দুইভাবে পৌঁছানো যায়। ঝিরিপথে হেঁটে বা চান্দের গাড়িযোগে। লোকমুখে প্রচলিত আছে, ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে মুঘল শাহজাদা শাহ সুজা মীর জুমলার তাড়া খেয়ে আরাকান রাজ্যে আশ্রয় গ্রহণ করেন। আরাকান যাওয়ার পথে তিনি চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মাঝামাঝি ছায়াঘেরা টিলাসমেত একটি জায়গায় (বর্তমান চুনতি গ্রাম) কিছুদিন অবস্থান করেন। সেখান থেকে চলে যাওয়ার সময় চিহ্নস্বরূপ একটি লোহার খুঁটি গেঁড়ে দিয়ে যান। স্থানটিতে লোহার খুঁটি গাঁড়ার কারণে লোহাগাড়া নামকরণ হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী লোহাগাড়া উপজেলার জনসংখ্যা ২,৬৬,৭৪১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৩৪,০৯৪ জন এবং মহিলা ১,৩২,৬৪৭ জন। এ উপজেলার ৮৯% মুসলিম, ৯% হিন্দু এবং ২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে আমিরাবাদ পর্যন্ত বাস সার্ভিস রয়েছে। এছাড়া সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে লোহাগাড়া উপজেলায় যাওয়া যায়। বুলবুল চৌধুরীর বাড়ি বুলবুল ললিত কলা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা বুলবুল চৌধুরীর বাড়ি লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি ইউনিয়নে। পৈতৃক নিবাস এখনও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বহন করছে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক থেকে ১ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত।কক্সবাজার যাওয়ার সময় খুব সহজে এই বাড়ির সান্নিধ্যে আসা যায়। চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক লীলাভূমি। লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি ইউনিয়নে এই অভয়ারণ্যটি অবস্থিত। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপরে অবস্থিত এই অভয়ারণ্যটি নানা প্রজাতির প্রাণীর বিচরণ ক্ষেত্র। কক্সবাজার যাওয়ার সময় গাড়ি থামিয়ে এই প্রাকৃতিক অভয়ারণ্যটির সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যায়। নাসিম পার্ক আমিরাবাদ থেকে ৫ কিলোমিটার পূর্বে এ পার্ক অবস্থিত। এছাড়াও এ উপজেলার অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে: লোহাগাড়া, আমিরাবাদ প্রভৃতি এলাকার যে কোন হোটেলে সুলভ মূল্যে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। লোহাগাড়া, আমিরাবাদ প্রভৃতি এলাকার যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারেন। [[কলকাতা থেকে সৈকত শহর শংকরপুর ১৮৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বাসগুলি কলকাতার ধর্মতলা এসপ্লানেড বাস স্ট্যান্ড থেকে শংকরপুরের উদ্দেশ্যে চলাচল করে। কলকাতা থেকে যদি আপনি শংকরপুর যেতে চান তাহলে নিম্নোক্ত নির্দেশগুলি দেখুন: দ্বিতীয় হুগলি সেতু (বিদ্যাসাগর সেতু) পার করে কোনা এক্সপ্রেসওয়ে (একটি ৪-লেনের রাস্তা) অনুসরণ করুন। কোনা এক্সপ্রেসওয়ে-বম্বে রোড জংশন থেকে আপনাকে বাম দিকে ৩০-৪০ মিনিট গাড়ি চলাতে হবে বম্বে রোড (জাতীয় সড়ক ১৬) ধরে। যতক্ষণ না আপনি রূপনারায়ণ নদী অতিক্রম করেন (সেতুটি ১-পথ এবং নদী প্রশস্ত)। নদী পার হওয়ার পর আপনি আপনার বামদিকে কোলাঘাট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখতে পাবেন। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের পর একটি সড়ক সংযোগে অবিলম্বে, হলদিয়ার দিকের সড়ক ধরুন। * ১২৮৫৭ তাম্রলিপ্ত এক্সপ্রেস হাওড়া স্টেশন থেকে সকাল ৬:৪০ টায় ছাড়ে এবং দীঘা স্টেশনে সকাল ১০ টায় পৌঁছায়। * ১৮০০১ কান্ডারী এক্সপ্রেস হাওড়া স্টেশন থেকে সকাল ৭:৩০ টায় ছাড়ে এবং দীঘা স্টেশনে দুপুর ১২ টায় পৌঁছায়। * ১৫৭২২ পাহাড়ী এক্সপ্রেস হাওড়া স্টেশন থেকে দুপুর ১২:১৫ টায় ছাড়ে এবং দীঘা স্টেশনে বিকাল ৫:৫০ টায় পৌঁছায়। সমুদ্র সৈকতে পৌঁছানোর পর, আপনি অবিরাম প্রশস্ত সৈকত দেখতে পাবেন। বাম দিক ধরে প্রায় ৪৫ মিনিট হাঁটার পর, আপনি মন্দর মণি-একটি ছোট সমুদ্র সৈকত পৌঁছাবেন। কিন্তু সৈকতে আপনার গাড়ি নিবেন না কারণ আপনি চোরাবালিতে আটকে পড়তে পারেন। রাতে সাধারণত সৈকতে লোকজন থাকে না। হোটেল স্যান্ডি বে কাছাকাছি সমুদ্র সৈকতে ভিড় নেই দুর্ভাগ্যবশত এখানে জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে গাছের গুঁড়ি। সৈকতের বিভিন্ন স্থান কর্দমাক্ত। তবে পর্যটন দফতরের কাছাকাছি সৈকতটি ভাল। শফিপুর আনসার একাডেমি বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় অবস্থিত। মূলতঃ আনসার-ভিডিপি সদস্যদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এটি। এখানকার নান্দনিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের কারণে বনভোজন, শিক্ষাসফর ও চলচ্চিত্রের দৃশ্যধারনের জন্য স্পট ভাড়া দেয়া হয়। বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি প্রধান কার্যালয় থেকে অনুমতি সাপেক্ষে সারা বছরই এ স্পটগুলো ব্যবহার করা যায়। ভাড়া নেয়ার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণের অর্থ ব্যাংক ড্রাফট কিংবা পে-অর্ডারের মাধ্যমে নিজস্ব আবেদন ফরমে জমা দিতে হয়। লেকভিউ: ৩০০০ টাকা; তপবন: ৪,০০০ টাকা; মালঞ্চ: ১৫০০ টাকা; জুই: ২,০০০ টাকা; হাসনাহেনা: ৪,০০০ টাকা; আনন্দ: ১৫,০০০ টাকা; নিরিবিলি: ২,০০০ টাকা; শাপলা: ১,২০০ টাকা; বর্ণালী: ১,২০০ টাকা; বান্দরবান: ৮০০ টাকা; অনন্যা: ১,২০০ টাকা; পল্লব: ১,৬০০ টাকা; অরণ্য: ১,২০০ টাকা; অনামিকা: ১,২০০ টাকা; বর্ষা: ১,২০০ টাকা; তনুশ্রী: ৮০০ টাকা; তেঁতুলিয়া: ১,০০০ টাকা; তরুলতা: ৭০০ টাকা; বনশ্রী: ৭০০ টাকা; বনলতা: ৭০০ টাকা; তারাঘন: ৭০০ টাকা; মধুবন: ৭০০ টাকা; বনরূপা: ১,০০০ টাকা; অবসর: ১,০০০ টাকা; সৌখিন: ৭০০ টাকা; সূচনা: ৪০০ টাকা। চলচ্চিত্রের দৃশ্যধারনের জন্য স্পট ভাড়া প্রতিদিন ১০,০০০ টাকা। ঢাকা শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে গাজীপুর-কালিয়াকৈর সড়কের পাশে ও চান্দরা চৌরাস্তা থেকে ৩ কিলোমিটার উত্তরে এর অবস্থান। সড়ক পথের চাইতে নৌ পথে যাতায়াতই বেশি সুবিধাজনক। সুবিধাজনক হলেও সড়ক পথের চেয়ে নৌপথে বেশি সময় লাগে।সড়ক পথে ঢাকা থেকে শরীয়তপুর জেলা সদরে সর্বনিন্ম দুই ঘণ্টা পনের মিনিট থেকে দুই ঘণ্টা ত্রিশ মিনিটের পৌছানো সম্ভব। এছাড়া লোকাল বাস যোগে মাওয়া হয়ে সড়কপথে শরীয়তপুর যাওয়া যায়। ঢাকার গুলিস্তান ও যাত্রাবাড়ী বাসস্ট্যান্ড থেকে মাওয়ার বাসগুলো প্রতি ১৫ মিনিট পরপর ছেড়ে যায়। ঢাকা–মাওয়া রুটের যাত্রাবাহী উল্লেখযোগ্য বাসগুলোর মধ্যে রয়েছে – বিআরটিসি, ইলিশ পরিবহন, আনন্দ পরিবহন, গাংচিল পরিবহন, গ্রেট বিক্রমপুর পরিবহন, গোধুলী পরিবহন ইত্যাদি। এসকল পরিবহনের বাসগুলো ঢাকা–মাওয়া রুটে কাউন্টার ভিত্তিতে সরাসরি চলাচল করে। উপরিউক্ত বাসগুলো ছাড়া ভুলেও কোনো লোকাল বাসে উঠবেন না। তাহলে আপনার যাত্রা বিরক্তিকর হয়ে উঠবে। গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ারের পূর্ব পাশ থেকে এবং যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তার দক্ষিণ-পূর্ব পাশ থেকে মাওয়ার বাসগুলো ছেড়ে যায়। ঢাকা থেকে মাওয়ার ভাড়া জনপ্রতি ৬০ টাকা। মাওয়া থেকে লঞ্চ, ইঞ্জিন চালিত ট্রলার ও স্পিডবোট যোগে নদী পারাপারের ব্যবস্থা রয়েছে। তেমন কোনো তাড়া না থাকলে লঞ্চে যাতায়াতই সবচেয়ে বেশি নিরাপদ। লঞ্চযোগে মাওয়া থেকে শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট যেতে সময় লাগে ১ ঘণ্টা থেকে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট। ভাড়া জনপ্রতি ঘাটে দিতে হয় ৫ টাকা এবং লঞ্চ ভাড়া ২০ টাকা। স্পিডবোটে নদী পার হতে সময় লাগে ২০ থেকে ২৫ মিনিট। ভাড়া জনপ্রতি ১৫০ টাকা। তবে লঞ্চঘাট থেকে লঞ্চে উঠার সময় একটু জেনে নিবেন আপনি যেই লঞ্চে উঠছেন সেটি মাঝিরঘাটের লঞ্চ কিনা। কেননা একই লঞ্চ ঘাট থেকে কাওড়াকান্দি রুটের লঞ্চও ছাড়ে। তাই আপনি যদি অসর্তকতাবশত ভুল লঞ্চে উঠে পড়েন তাহলে আপনার সময় ও অর্থ দুই-ই নষ্ট হবে। শরীয়তপুর মাঝিরঘাট থেকে বিভিন্ন উপজেলায় যাতায়াতের জন্য রুটভিত্তিক আলাদা আলাদা বাস রয়েছে। রুটগুলো হলো: মাঝিরঘাট – শরীয়তপুর সদর; মাঝিরঘাট – ভেদরগঞ্জ; মাঝিরঘাট – নড়িয়া; মাঝিরঘাট – সখিপুর। শরীয়তপুর সদর ও নড়িয়া রুটে লোকাল ও গেটলক উভয় ধরনের বাস রয়েছে। প্রতি ২০/২৫ মিনিট পরপর বাসগুলো ছেড়ে যায়। এই জেলাটিতে কোনো ট্রেন বা বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি। নৌ পথে ঢাকার সদরঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল, দুপুর ও রাতে একাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চ এই জেলার বিভিন্ন উপজেলার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এটি ঢাকা-শরীয়তপুর নৌ যোগাযোগের একটি রুট। নাব্যতা সংকটের কারণে এই রুটটি শুধুমাত্র বর্ষাকালে চালু থাকে। অন্যান্য সময় এই রুটের লঞ্চগুলো সুরেশ্বর ঘাট পর্যন্ত যাত্রী পরিবহন করে থাকে। সুরেশ্বর ঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত ট্রলার বা অটো রিক্সা যোগে ভেদরগঞ্জ পর্যন্ত যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। বর্ষাকালে প্রতিদিন সকালে ১টি ও রাতে ১/২ টি করে লঞ্চ নিয়মিত যাত্রী পরিবহন করে। পথিমধ্যে এই রুটের লঞ্চগুলো কার্তিকপুর, রামভদ্রপুর সহ আরও কয়েকটি ঘাটে যাত্রী উঠানামা করে থাকে। এই রুটের লঞ্চগুলোর ডেকের ভাড়া ১৫০ টাকা; সিঙ্গেল কেবিন ৪০০ টাকা ও ডাবল কেবিন ৮০০ টাকা। ঢাকা থেকে শরীয়তপুরের আরেকটি নৌ রুট হচ্ছে ঢাকা–ওয়াপদা। সারা বছরব্যাপীই এই রুটটি চালু থাকে। প্রতিদিন সকালে ১টি, দুপুরে ১টি এবং রাতে ২/৩টি লঞ্চ এই রুটে চলাচল করে। যাত্রাপথে এই রুটের লঞ্চগুলো পথিমধ্যে সুরেশ্বর ও চন্ডিপুর ঘাটে যাত্রী উঠানামা করে থাকে। এই রুটের লঞ্চগুলোর ডেকের ভাড়া ১৫০ টাকা; সিঙ্গেল কেবিন ৪০০ টাকা ও ডাবল কেবিন ৮০০ টাকা। ডামুড্যা শরীয়তপুর জেলার অন্যতম একটি উপজেলা। এই উপজেলার উদ্দেশ্যে প্রতিদিন রাত ১০ টায় ১টি এবং রাত ১১ টায় একটি করে মোট ২টি লঞ্চ ছেড়ে যায়। এই রুটে দিনের বেলা কোনো লঞ্চ নেই। এই রুটের লঞ্চগুলো পথিমধ্যে পট্টি, গোসাইরহাট, তালতলা, কোদালপুর, হাটুরিয়া ঘাটে যাত্রী উঠানামা করে থাকে। এই রুটের লঞ্চগুলোর ডেকের ভাড়া ১৫০ টাকা; সিঙ্গেল কেবিন ৪০০ টাকা ও ডাবল কেবিন ৮০০ টাকা। নাব্যতা সংকটের কারণে শুধুমাত্র বর্ষাকালে এই রুটে লঞ্চ চলাচল করে। বর্ষাকালে ঢাকা থেকে শরীয়তপুর জেলার এই গন্তব্যের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন সকালে ও রাতে ১টি করে লঞ্চ যাতায়াত করে। নদীতে পানি বেশি থাকলে এই রুটের লঞ্চগুলো শরীয়তপুর সদর পর্যন্ত যাতায়াত করে। পথিমধ্যে এই রুটের লঞ্চগুলো সুরেশ্বর, চন্ডিপুর ও ওয়াপদা ঘাটে যাত্রী উঠানামা করে থাকে। এই রুটের লঞ্চগুলোর ডেকের ভাড়া ১৫০ টাকা; সিঙ্গেল কেবিন ৪০০ টাকা ও ডাবল কেবিন ৮০০ টাকা। * সুরেশ্বর দরবার শরীফ নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর; মডার্ন ফ্যান্টাসি কিংডম নড়িয়ার কেদারপুর ইউনিয়নের কলুকাঠি নামক গ্রামে এটি আবস্তিত।এখানে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাছের একুরিয়াম।তাছারা এখানে চিড়িয়াখানা সহ শিশুদের বিনোদনের বিভিন্ন ব্যবস্থা রয়েছে।শরীয়তপুর জেলার একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত। * বুড়ির হাট মসজিদ ডামুড্যা উপজেলার বুড়ির হাট; * বুড়ির হাট মুন্সী বাড়ি ডামুড্যা উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়ন; * লাকার্তা শিকদার বাড়ি ভেদরগঞ্জ উপজেলার ছয়গাঁও ইউনিয়ন; * রুদ্রকর মঠ সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়ন; * শিবলিঙ্গ নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর ইউনিয়ন; * মহিষারের দীঘি দক্ষিণ বিক্রমপুর; * হাটুরিয়া জমিদার বাড়ি গোসাইরহাট উপজেলা; * রাম সাধুর আশ্রম নড়িয়া উপজেলার ডিঙ্গামানিক ইউনিয়ন; * মানসিংহের বাড়ি নড়িয়া উপজেলায় ফতেজংগপুর; সড়ক পথের চাইতে নৌ পথে যাতায়াতই বেশি সুবিধাজনক। সুবিধাজনক হলেও সড়ক পথের চেয়ে নৌপথে বেশি সময় লাগে। সড়ক পথে ঢাকা থেকে শরীয়তপুর জেলা সদরে সর্বনিন্ম দুই ঘণ্টা পনের মিনিট থেকে দুই ঘণ্টা ত্রিশ মিনিটের পৌছানো সম্ভব। এছাড়া লোকাল বাস যোগে মাওয়া হয়ে সড়কপথে শরীয়তপুর যাওয়া যায়। ঢাকার গুলিস্তান ও যাত্রাবাড়ী বাসস্ট্যান্ড থেকে মাওয়ার বাসগুলো প্রতি ১৫ মিনিট পরপর ছেড়ে যায়। ঢাকা–মাওয়া রুটের যাত্রাবাহী উল্লেখযোগ্য বাসগুলোর মধ্যে রয়েছে – বিআরটিসি, ইলিশ পরিবহন, আনন্দ পরিবহন, গাংচিল পরিবহন, গ্রেট বিক্রমপুর পরিবহন, গোধুলী পরিবহন ইত্যাদি। এসকল পরিবহনের বাসগুলো ঢাকা–মাওয়া রুটে কাউন্টার ভিত্তিতে সরাসরি চলাচল করে। উপরিউক্ত বাসগুলো ছাড়া ভুলেও কোনো লোকাল বাসে উঠবেন না। তাহলে আপনার যাত্রা বিরক্তিকর হয়ে উঠবে। গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ারের পূর্ব পাশ থেকে এবং যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তার দক্ষিণ-পূর্ব পাশ থেকে মাওয়ার বাসগুলো ছেড়ে যায়। ঢাকা থেকে মাওয়ার ভাড়া জনপ্রতি ৬০ টাকা। মাওয়া থেকে লঞ্চ, ইঞ্জিন চালিত ট্রলার ও স্পিডবোট যোগে নদী পারাপারের ব্যবস্থা রয়েছে। তেমন কোনো তাড়া না থাকলে লঞ্চে যাতায়াতই সবচেয়ে বেশি নিরাপদ। লঞ্চযোগে মাওয়া থেকে শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট যেতে সময় লাগে ১ ঘণ্টা থেকে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট। ভাড়া জনপ্রতি ঘাটে দিতে হয় ৫ টাকা এবং লঞ্চ ভাড়া ২০ টাকা। স্পিডবোটে নদী পার হতে সময় লাগে ২০ থেকে ২৫ মিনিট। ভাড়া জনপ্রতি ১৫০ টাকা। তবে লঞ্চঘাট থেকে লঞ্চে উঠার সময় একটু জেনে নিবেন আপনি যেই লঞ্চে উঠছেন সেটি মাঝিরঘাটের লঞ্চ কিনা। কেননা একই লঞ্চ ঘাট থেকে কাওড়াকান্দি রুটের লঞ্চও ছাড়ে। তাই আপনি যদি অসর্তকতাবশত ভুল লঞ্চে উঠে পড়েন তাহলে আপনার সময় ও অর্থ দুই-ই নষ্ট হবে। শরীয়তপুর মাঝিরঘাট থেকে বিভিন্ন উপজেলায় যাতায়াতের জন্য রুটভিত্তিক আলাদা আলাদা বাস রয়েছে। রুটগুলো হলো: মাঝিরঘাট – শরীয়তপুর সদর; মাঝিরঘাট – ভেদরগঞ্জ; মাঝিরঘাট – নড়িয়া; মাঝিরঘাট – সখিপুর। শরীয়তপুর সদর ও নড়িয়া রুটে লোকাল ও গেটলক উভয় ধরনের বাস রয়েছে। প্রতি ২০/২৫ মিনিট পরপর বাসগুলো ছেড়ে যায়। এই জেলাটিতে কোনো ট্রেন বা মান যোগাযোগ ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি। নৌ পথে ঢাকার সদরঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল, দুপুর ও রাতে একাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চ এই জেলার বিভিন্ন উপজেলার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এটি ঢাকা-শরীয়তপুর নৌ যোগাযোগের একটি রুট। নাব্যতা সংকটের কারণে এই রুটটি শুধুমাত্র বর্ষাকালে চালু থাকে। অন্যান্য সময় এই রুটের লঞ্চগুলো সুরেশ্বর ঘাট পর্যন্ত যাত্রী পরিবহন করে থাকে। সুরেশ্বর ঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত ট্রলার বা অটো রিক্সা যোগে ভেদরগঞ্জ পর্যন্ত যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। বর্ষাকালে প্রতিদিন সকালে ১টি ও রাতে ১/২ টি করে লঞ্চ নিয়মিত যাত্রী পরিবহন করে। পথিমধ্যে এই রুটের লঞ্চগুলো কার্তিকপুর, রামভদ্রপুর সহ আরও কয়েকটি ঘাটে যাত্রী উঠানামা করে থাকে। এই রুটের লঞ্চগুলোর ডেকের ভাড়া ১৫০ টাকা; সিঙ্গেল কেবিন ৪০০ টাকা ও ডাবল কেবিন ৮০০ টাকা। ঢাকা থেকে শরীয়তপুরের আরেকটি নৌ রুট হচ্ছে ঢাকা–ওয়াপদা। সারা বছরব্যাপীই এই রুটটি চালু থাকে। প্রতিদিন সকালে ১টি, দুপুরে ১টি এবং রাতে ২/৩টি লঞ্চ এই রুটে চলাচল করে। যাত্রাপথে এই রুটের লঞ্চগুলো পথিমধ্যে সুরেশ্বর ও চন্ডিপুর ঘাটে যাত্রী উঠানামা করে থাকে। এই রুটের লঞ্চগুলোর ডেকের ভাড়া ১৫০ টাকা; সিঙ্গেল কেবিন ৪০০ টাকা ও ডাবল কেবিন ৮০০ টাকা। ডামুড্যা শরীয়তপুর জেলার অন্যতম একটি উপজেলা। এই উপজেলার উদ্দেশ্যে প্রতিদিন রাত ১০ টায় ১টি এবং রাত ১১ টায় একটি করে মোট ২টি লঞ্চ ছেড়ে যায়। এই রুটে দিনের বেলা কোনো লঞ্চ নেই। এই রুটের লঞ্চগুলো পথিমধ্যে পট্টি, গোসাইরহাট, তালতলা, কোদালপুর, হাটুরিয়া ঘাটে যাত্রী উঠানামা করে থাকে। এই রুটের লঞ্চগুলোর ডেকের ভাড়া ১৫০ টাকা; সিঙ্গেল কেবিন ৪০০ টাকা ও ডাবল কেবিন ৮০০ টাকা। নাব্যতা সংকটের কারণে শুধুমাত্র বর্ষাকালে এই রুটে লঞ্চ চলাচল করে। বর্ষাকালে ঢাকা থেকে শরীয়তপুর জেলার এই গন্তব্যের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন সকালে ও রাতে ১টি করে লঞ্চ যাতায়াত করে। নদীতে পানি বেশি থাকলে এই রুটের লঞ্চগুলো শরীয়তপুর সদর পর্যন্ত যাতায়াত করে। পথিমধ্যে এই রুটের লঞ্চগুলো সুরেশ্বর, চন্ডিপুর ও ওয়াপদা ঘাটে যাত্রী উঠানামা করে থাকে। এই রুটের লঞ্চগুলোর ডেকের ভাড়া ১৫০ টাকা; সিঙ্গেল কেবিন ৪০০ টাকা ও ডাবল কেবিন ৮০০ টাকা। | নাম= সুরেশ্বর দরবার শরীফ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=মডার্ন ফ্যান্টাসি কিংডম অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=নড়িয়ার কেদারপুর ইউনিয়নের কলুকাঠি নামক গ্রামে এটি আবস্তিত অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এখানে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাছের একুরিয়াম। এখানে চিড়িয়াখানা সহ শিশুদের বিনোদনের বিভিন্ন ব্যবস্থা রয়েছে। শরীয়তপুর জেলার একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত। * বুড়ির হাট মসজিদ ডামুড্যা উপজেলার বুড়ির হাট; * বুড়ির হাট মুন্সী বাড়ি ডামুড্যা উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়ন; * লাকার্তা শিকদার বাড়ি ভেদরগঞ্জ উপজেলার ছয়গাঁও ইউনিয়ন; * রুদ্রকর মঠ সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়ন; * শিবলিঙ্গ নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর ইউনিয়ন; * মহিষারের দীঘি দক্ষিণ বিক্রমপুর; * হাটুরিয়া জমিদার বাড়ি গোসাইরহাট উপজেলা; * রাম সাধুর আশ্রম নড়িয়া উপজেলার ডিঙ্গামানিক ইউনিয়ন; * মানসিংহের বাড়ি নড়িয়া উপজেলায় ফতেজংগপুর; রাজশাহী শহরের পশ্চিম অংশে পদ্মার তীর ঘেষে গড়ে উঠেছে এই পর্যটন কেন্দ্রটি। শহর থেকে ৩ কি.মি. পশ্চিমে রাজপাড়া এলাকায় পর্যটন মোটেলের পশ্চিমে এবং রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় ও রাজশাহী পুলিশ লাইন এর পূর্ব দিকে অবস্থিত। প্রধান রাস্তার উত্তর পার্শ্বের রাস্তা থেকে পার্কটি দেখা যায়। এই চিড়িয়াখনায় বাঘ, সিংহ, ভাল্লুক, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, মাছ, বানর ও সাপ, ঘড়িয়াল ইত্যাদি রয়েছে। এর প্রাকৃতিক পরিবেশ অত্যন্ত মনোরম। এখানে মূল্যবান গাছের চারা রোপণ, ফুল গাছের কোয়ারি ও কুঞ্জ তৈরি, লেক ও পুকুর খনন, কৃত্রিম পাহাড় তৈরি করা হয়েছে। এর প্রধান ফটক অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। আকাশ, নৌ এবং স্থলপথে রাজশাহী আসার পর রিকশা বা অটোরিকশায় এখানে যাওয়া যাবে। শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত হওয়ায় এর পাশেই ভালো মানের আবাসিক হোটেল, মোটেল ও বাংলো আছে। রাজশাহী শহরের ভালো রেস্তোরা গুলো এই পার্কের নিকটবর্তী ১৯২১ সালে শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতী ১৯৫১ সালে একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করা হয়। এগুলি ইন্দিরা গান্ধী ও অমর্ত্য সেনের মতো বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের সৃষ্টি করে এবং মহান শিল্পী ও সঙ্গীতশিল্পীদের বাড়িতে এটি অবস্থান করে। শান্তিনিকেতন একটি চমৎকার ৪-লেনের ফ্রিওয়ে দ্বারা কলকাতার সাথে সংযুক্ত। কলকাতা শহর থেকে কলকাতা মহানগরের অন্তর্গত ডানকুনি শহরের যেতে হবে এবং দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে ধরে গাড়ি চালিয়ে যেতে হবে। এটি এখন এনএইচ ১৯ এর অংশ। এটি সখীগড়, বর্ধমান এবং পনাগড়কে বাইপাস করবে। পানাগড়ে (দার্জিলিং মোর ডানে রেখে হাইওয়ে অজয় নদীকে অতিক্রম করে ইলমবাজারের ডানদিকে এবং বলপুরের দিকে এগিয়ে যায়। শান্তিনিকেতন-শ্রীনিকেতন জংশনে (সুরাল মর নামেও পরিচিত) বাম দিকের রাস্তাটি নিতে হয়। শান্তিনিকেতন সড়ক পথে কলকাতা থেকে ২১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ভাল ড্রাইভার প্রায় ৩ ঘন্টায় দূরত্ব অতিক্রম করতে পারেন। কলকাতার দিক থেকে আসা, ডানদিকে বর্ধমান টাউন পার হওয়ার পরেও (যেখানে রেনেসাঁ টাউনশিপ হয় সেখানে অবস্থিত) দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে থেকে ডান দিকে ঘুরিয়ে তালত-গুসাখার-ভাডিয়া-সুরুল মোরের মাধ্যমে এনএইচ-২বি রুটও নিতে পারে বামে এবং এই রুটটি নবাবাদ মোরের মাধ্যমে এটি সময় কমায় করে এবং দূরত্ব প্রায় ৫০ কিলোমিটারের উপরে কমিয়েদেয়। সড়ক পথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জের দূরত্ব ১৬৫ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার। * এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ২০০ টাকা। * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৩৭০ টাকা। * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; * শোভন চেয়ার ২১৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; * এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং * এসি বাথ ৭৩১ টাকা। এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়ক বা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ আসা যায়। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। শায়েস্তাগঞ্জে খাওয়া দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু ও মানসম্মত খাবার পাওয়া যায়। শায়েস্তাগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও আবাসনের জন্য রয়েছে উন্নতমানের * শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬৬২৩। * ডাকবাংলো,শায়েস্তাগঞ্জ সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৭১২-৯০২২৫৩(এসও)। * সড়ক ও জনপথ বিভাগ রেস্টহাউজ সরকারী)। * পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। শালবন বৌদ্ধ বিহার বাংলাদেশ]]ের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম। কুমিল্লা জেলা]]র লালমাই ময়নামতি প্রত্নস্থলের অসংখ্য প্রাচীন স্থাপনাগুলোর একটি এই বৌদ্ধ বিহার]]। এটি ১২শ প্রত্নতাত্ত্বিক এলাকা হিসেবে চিহ্নিত। ধারণা করা হয় যে খৃস্টীয় সপ্তম শতাব্দীর শেষ থেকে অষ্টম শতাব্দীর প্রথম ভাগে দেববংশের চতুর্থ রাজা শ্রীভবদেব এ বৌদ্ধ বিহারটি নির্মাণ করেন। শালবন বিহারের ছয়টি নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ পর্বের কথা জানা যায়। খৃস্টীয় অষ্টম শতাব্দীর মধ্যে তৃতীয় পর্যায়ে কেন্দ্রীয় মন্দিরটি নির্মাণ করা হয় ও বিহারটির সার্বিক সংস্কার হয় বলে অনুমান করা হয়। চতুর্থ ও পঞ্চম পর্যায়ের নির্মাণকাজ ও সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয় নবম-দশম শতাব্দীতে। কুমিল্লার জেলার কোটবাড়িতে বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমীর কাছে কাছে লালমাই পাহাড়]]ের মাঝামাঝি এলাকায় এ বিহারটির অবস্থান। বাংলাদেশের যেকোন জায়গা থেকে বাসে করে কুমিল্লায় যোগাযোগ আছে। শালবন বিহার কুমিল্লা শহর হতে ৮কি.মি দূরে কোট বাড়িতে অবস্থিত। ঢাকা হতে কুমিল্লার দূরত্ব ৯৭কি.মি। ট্রেনে যেতে প্রায় ১৯৭কি.মি পথ অতিক্রম করতে হয় ঢাকা থেকে সড়ক পথে কুমিল্লা মাত্র ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের মত সময় লাগে। ঢাকার বিভিন্ন স্থান হতে ঢাকা কুমিল্লা রুটে অসংখ্য বাস সার্ভিস আছে। সায়েদাবাদ থেকে তিশা অথবা এশিয়া লাইন নন এসি বাসে জনপ্রতি ১৫০-২০০ টাকা ভাড়ায় কুমিল্লা আসা যাবে। কমলাপুর থেকে রয়েল, উপকূল, স্টার লাইন অথবা বি আর টিসি (এসি/নন-এসি) বাসে জনপ্রতি ১৫০-৩৫০ টাকা ভাড়ায় কুমিল্লা যাওয়া যাবে। এছাড়া ঢাকা, চট্টগ্রাম থেকে ট্রেনে করে কুমিল্লা আসা যাবে। ধাকা থেকে চট্টগ্রামগামী (সুবর্ণা ও সোনার বাংলা বাদে) প্রায় সকল ট্রেনই কুমিল্লা স্টেশনে থামে। ঢাকা থেকে কুমিল্লা জনপ্রতি ভাড়া ৯০-২৫০ টাকা। চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লায় প্রিন্স কিংবা সৌদিয়া বাস করে আসা যাবে বা যে কোন ঢাকাগামী বাসে করে এসে কুমিল্লায় নামতে হবে। কুমিল্লা আসার পর টমছম ব্রীজ বাস স্ট্যান্ডে আসতে হবে। টমছম ব্রীজ বাস স্ট্যান্ডের পাশেই কোটবাড়ি যাওয়ার সিএনজি স্ট্যান্ড রয়েছে। জনপ্রতি ১০ টাকা ভাড়ায় কোটবাড়ি যাওয়া যাবে। কোটবাড়ি আসার পর থেকে অটোরিকসা করে ৫ টাকা ভাড়ায় দিয়ে শালবন বিহারে পৌঁছানো যাবে। অথবা কোটবাড়ি বিশ্বরোড থেকে স্থানীয় সিএনজি করে শালবন বিহার আসা যাবে। কুমিল্লার যে কোন জায়গা থেকে সিএনজি/অটো রিক্সা করে আসা যাবে। শালবন বিহারে প্রবেশের জন্য ২০ টাকার টিকেট কাটতে হবে। বিহারের বাইরে প্রবেশদ্বারের পাশে দক্ষিণ-পূর্ব কোণে একটি হলঘর রয়েছে। চার দিকের দেয়াল ও সামনে চারটি বিশাল গোলাকার স্তম্ভের ওপর নির্মিত সে হলঘরটি ভিক্ষুদের খাবার ঘর ছিল বলে ধারণা করা হয়। হলঘরের মাপ ১০ মিটার গুণন ২০ মিটার। হলঘরের চার দিকে ইটের চওড়া রাস্তা রয়েছে। প্রত্নতাত্ত্বিক খননের মাধ্যমে বিহারটির ধ্বংসাবশেষ থেকে আটটি তাম্রলিপি, প্রায় ৪০০টি স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা, অসংখ্য পোড়া মাটির ফলক বা টেরাকোটা, সিলমোহর, ব্রোঞ্জ ও মাটির মূর্তি পাওয়া গেছে। এগুলো বাংলাদেশের প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের স্বাক্ষর বহন করছে। কুমিল্লা শহরে কুমিল্লা ক্লাব, কুমিল্লা সিটি ক্লাবসহ বেশকিছু ভালো মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এসব হোটেলে ১০০০ থেকে ৩০০০ টাকায় রাত্রি যাপন করতে পারবেন। এছাড়া মাঝারি মানের হোটেলের মধ্যে হোটেল চন্দ্রিমা, হোটেল শালবন, হোটেল আবেদিন, হোটেল সোনালী, হোটেল নিদ্রাবাগ, আশীক রেস্ট হাউস, হোটেল নুরজাহান উল্লেখযোগ্য। * আনন্দ বিহার, কোটবাড়ি এলাকায় অবস্থিত * কোটিলা মুড়া, কুমিল্লার ময়নামতী সেনানিবাস এলাকার একটি প্রত্নস্থান। শালবন বিহার থেকে প্রায় তিন মাইল উত্তরে এর অবস্থান। শাহপরীর দ্বীপ বাংলাদেশের টেকনাফের সর্ব দক্ষিণে ভূ-ভাগের খুবই নিকটবর্তী একটি দ্বীপ। শাহপরীর দ্বীপের নামকরণ সম্পর্কে একাধিক মতবাদ রয়েছে। কারো মতে শাহ সুজার স্ত্রী পরীবানু ও শাহ সুজার শাহ শব্দ যুক্ত হয়ে এর নামকরণ হয়েছে। আবার কারো মতে, শাহ ফরিদ আউলিয়ার নামে দ্বীপের নামকরণ হয়। অপরদিকে অষ্টাদশ শতাব্দীর কবি সা’বারিদ খাঁ’র হানিফা ও কয়রাপরী কাব্যগ্রন্থের অন্যতম চরিত্র শাহপরী। রোখাম রাজ্যের রাণী কয়রাপরীর মেয়ে শাহপরীর নামে দ্বীপের নামকরণ হয়েছে বলে অনেকেই মন্তব্য করেন। এই দ্বীপের লোকসংখ্যা ৪০ হাজারের মতো। এদের প্রধান পেশা মাছধরা ও লবণ চাষ। শাহপরীর দ্বীপের বাম পাশে নাফ নদী। নদীর ঐ পাড়ে বার্মা বা মায়ানমার সীমান্ত। শাহপরীর দ্বীপ সাবরাং ইউনিয়নের একটি গ্রামের নাম। পূর্বে দ্বীপটি একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ছিল। কালক্রমে মূল ভূখণ্ডের সাথে এটি যুক্ত হয়ে যায়। উপজেলা সদর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১৯ মাইল। সড়কপথে কক্সবাজার থেকে টেকনাফ ৮৯ কিলোমিটার এবং টেকনাফ থেকে শাহপরীর দ্বীপের দূরত্ব ১৩ দশমিক ৭০ কিলোমিটার। শাহপরীর দ্বীপে যাওয়াটা কিছুটা কষ্টকর। শাহপরীর দ্বীপ টেকনাফ মূল ভূখণ্ডের সাথে একটি কাঁচা সড়ক দিয়ে যুক্ত। শীতের দিনে এই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার জন্য অটোরিক্সা পাওয়া যাবে। অটোরিক্সা শাহপরীর দ্বীপের ফেরীঘাটের সামনে নামিয়ে দেবে। আর বর্ষাকালে এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত এই সময়ের নৌকা বা ট্রলারে যেতে হবে। ঢাকা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিমানে কিংবা বাসে যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে কক্সবাজার যেতে এসি বাসের জন্য যোগাযোগ: গ্রীন লাইন (ফোন: ৯৩৩৯৬২৩, ৯৩৪২৫৮০ সোহাগ পরিবহন (৯৩৩১৬০০, ৭১০০৪২২ সিল্ক লাইন (৭১০২৪৬১, ৮১০৩৮২)। ভাড়া ৮৫০ থেকে ১২০০ টাকা। নন-এসি বাসের জন্য যোগাযোগ: এস. আলম (৯৩৩১৮৬৪, ৮৩১৫০৮৭)। শাহপরীর দ্বীপের তিনটি সৈকত রয়েছে। এখান থেকে দেখা যায় মায়ানমারের মঙডু প্রদেশ। একটু সামনে থেকে দেখা যায় সেন্টমার্টিন দ্বীপ। এখানে আছে বিজিবি চৌকি ও ওয়াচ টাওয়ার। জেলেপাড়ায় ছোট ছোট কুঁড়েঘরে জেলেদের জীবন যাপন প্রত্যক্ষ করা যায়। জেলেপাড়ার পাশেই লবণক্ষেত। দিগন্তজোড়া লবণপ্রান্তর। হোটেল আল মারওয়া নামে একটি আবাসিক হোটেল আছে। না হয় টেকনাফ সদর এসে মিলকী রিসোর্ট, আর আব্বাস, দ্বীপ প্লাজা, হিলটপ ইত্যাদিতে থাকতে পারেন। টেকনাফ শহরে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের মোটলে ভাড়া ১,৪০০ থেকে ৩,৫০০ টাকা। শিলং উত্তরপূর্ব ভারতীয় রাজ্য মেঘালয়ের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলং বেশ জনপ্রিয় একটি পর্যটন শহর। প্রায় ৬,০০০ ফিট উচ্চতায় অবস্থিত শিলং শহর এবং তার আশেপাশে দেখার জন্য অনেক সুন্দর জায়গা রয়েছে। বিশেষত, যারা পুরো পরিবার নিয়ে স্বল্প খরচে দেশের বাইরে ঘুরতে যেতে যান, তারা শিলংকে বেছে নিতে পারেন। বাংলাদেশের সিলেট জেলার সাথেই মেঘালয় রাজ্যের অবস্থান। পৃথিবীর ২য় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয় চেরাপুঞ্জিতে, যা মেঘালয় রাজ্যের অন্তর্গত। যারা মেঘ, পাহাড়-পর্বত এবং ঝর্ণা ও জলপ্রপাত ভালবাসেন, তাদের জন্য মেঘালয় আদর্শ গন্তব্য। শিলং উত্তর-পূর্ব ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পূর্ব খাসি পাহাড় জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। এটি মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী। শিলং বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত থেকে প্রায় ৬৫ কিলোমিটার উত্তরে এবং ভুটান-ভারত সীমান্তের প্রায় ১০০ কিমি দক্ষিণে অবস্থিত। এটি খাসি পাহাড়ে প্রায় ১৫০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। এখানে রয়েছে পাইন অরণ্য, জলপ্রপাত এবং পার্বত্য জলধারার সমারোহ। একসময় এটি "প্রাচ্যের স্কটল্যান্ড" নামে পরিচিত ছিল। গুয়াহাটি বোডরোলোয় বিমানবন্দর (জিএউ) গুয়াহাটি (শিলং থেকে ১০৪ কিলোমিটার) থেকে নিয়মিত ফ্লাইট দ্বারা ভারতের বাকি অংশে সংযুক্ত। মেঘালয়ের কোন রেল লাইন নেই। নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন গুয়াহাটি। এটি শিলং থেকে ১০৫ কিলোমিটার দূরে (ট্যাক্সি দিয়ে ৫ ঘণ্টা সময় নেয়) এবং ভারতের সব বড় শহরগুলির সাথে খুব ভালোভাবে যুক্ত। মেঘালয় বছরের যেকোনো সময় ঘুরতে যাবার মতো। তবে পূজোর সময়ে প্রচন্ড ভিড় থাকে। আর বর্ষায় যেতে চাইলে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিয়ে যেতে হবে; যেমন রেইনকোট, ছাতা ইত্যাদি। চেরাপুঞ্জিতে বর্ষায় প্রচন্ড বৃষ্টির কারণে দৃষ্টিসীমা সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। ডিসেম্বর-জানুয়ারীতে তাপমাত্রা ৩-১০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে নেমে আসে, তবে শিলঙে তুষারপাত হয়না। শিলং শহরের প্রাণকেন্দ্র হল পুলিশবাজার এখানে প্রচুর হোটেল আছে। ভাড়া ৫০০-২০০০ রুপী। *হোটেল এডেন রেসিডেন্সি, পুলিশ বাজার শিলং পুলিশ বাজারের আশেপাশে অনেকগুলো খাবার-হোটেল আছে। সেখানে ভাত-মাছ পাওয়া যায়। জনপ্রতি খরচ ১০০-১৫০ রুপী। এছাড়া সাবওয়েসহ আরও কয়েকটি চেইন রেস্তোরাঁ আছে যেগুলোতে ২০০-৩০০ রুপীতে খাওয়া যায়। শিলং পৌঁছাতে যদি দুপুর গড়িয়ে যায় তবে সেদিন আর কোথাও না যেয়ে বরং বিকেলটা শিলং শহরে ঘোরাঘুরি করে কাটাতে পারেন। কিংবা বিকেলে উমিয়াম হ্রদেও ঘুরে আসতে পারেন অথবা ডন ভসকো জাদুঘর, ওয়ার্ড হ্রদ দেখে সময় কাটাতে পারেন। সন্ধ্যাটা রেখে দিন কেনা কাটার জন্যে। * চেরাপুঞ্জি বা সোহরা হচ্ছে শিলংয়ের মূল আকর্ষণ। এখানে দেখতে পারেন সাত বোন জলপ্রপাত, মাউসমাই গুহা, নুকায়কালী জলপ্রপাত, মাউন্টেইন ভিউ ইত্যাদি। ট্যাক্সি ভাড়া: টাটা সুমো (৮-৯ জন ধারণ ক্ষমতা) ৩,০০০-৩,২০০ রুপী। আর ৪ বা তার নিচে হলে ছোট কালো ট্যাক্সি ভাড়া করতে পারেন। মেঘালয় ট্যুরিজমের বাসে খরচ পড়বে ৩২০ রপি/জন। * এলিফ্যান্ট জলপ্রপাত এবং শিলং পিক। দুটোই শহরের কাছাকাছি। ট্যাক্সি ভাড়া নিতে পারে ৩০০ রুপী করে। আপনার হাতে যদি সময় থাকে আরও অনেক গুলো জায়গা ঘুরতে যেতে পারেন: খরচঃ জনপ্রতি ১২,০০০ টাকা (১৫০ ডলার) যথেষ্ট শিলং ভ্রমণের জন্য। এর মাঝে বাস ভাড়া ও ভিসার ৫,০০০ টাকা বাদ দিলে ঘুরাঘুরি, থাকার খাওয়ার জন্যে বরাদ্দ৭,০০০ টাকা। হাতে যদি সময় থাকে তবে অন্যান্য শহরও ঘুরুন। যেমন গুয়াহাটি আসামের রাজধানী। কেনাকাটার ইচ্ছা থাকলে শিলং থেকে গুয়াহাটি ঘুরে আসতে পারেন, যেতে ৩ ঘণ্টা লাগবে। ভারতের অন্য কোন প্রদেশে যেতে চাইলে[[গুয়াহাটি যেয়ে রেল ধরতে হবে। শিলিগুড়ি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি প্রধান শহর এবং ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির যোগাযোগের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কাজ করে। একটি মূল বাণিজ্য কেন্দ্র হিসাবে এই শহরটি বিমান, সড়ক ও রেল পথের একটি উন্নত পরিবহন জালবিন্যাস দ্বারা সু-সজ্জিত। যদি পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং এবং সিকিমের গ্যাংটক-এর মত শহরগুলিতে ভ্রমণ করতে হয় তাহলে এটি হল প্রতিটি স্থানের প্রবেশদ্বার। শিলিগুড়ি নগরের পরিবহনকে ব্যবস্থা রিক্সা, স্থানীয় বাস এবং টেম্পো অন্তর্ভুক্ত করে। এখানে কোনও মিটার যুক্ত যানবাহন নেই। ৬ সিটের ডিজেল চালিত টেম্পো প্রায় সময় ১০–১৫ কিমির দুই গন্তব্যের মধ্যে নিয়মিতভাবে চলাচল করে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের দ্বারা নির্ধারিত ভাড়াতে। পেট্রোল চালিত অটোরিক্সাও ভাড়া করা যায়। মোট, ১৬,০০০ রিক্সা পৌরসভা সম্বন্ধীয় কর্পোরেশন দ্বারা লাইসেন্স দিয়েছিল এবং আরও অতিরিক্ত ৫৫,০০০ বেআইনি রিক্সা এই ক্রমবর্ধমানভাবে ঘিঞ্জি শহরটিতে নিয়মিতভাবে চলাচল করে। শিলিগুড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য কেন্দ্র তথা ভারতের উত্তর-পূর্বের প্রবেশদ্বার। একটি বিস্তৃত সড়ক জালবিন্যাস শিলিগুড়িকে কলকাতার সাথে সংযুক্ত করে,যা দেশের বাকি অংশের সাথেও সংযোগস্থাপনের একটি প্রধান বিন্দু। শিলিগুড়ি, সড়ক দ্বারা ভারতীয় রাজ্য গ্যাংটক ও নেপাল ও ভুটান দেশের সাথে সংযুক্ত। জাতীয় মহাসড়ক ৩১,৩১-এ, ৩১-ডি এবং ৫৫ শিলিগুড়িকে প্রতিবেশী শহর এবং রাজ্যের সঙ্গে সংযুক্ত করে। তেনজিং নোরগে সেন্ট্রাল বাস টার্মিনাস বেসরকারি এবং সরকারি মালিকানাধীন বাসের একটি প্রধান কেন্দ্রস্থল। এছাড়াও ভুটানের রাজকীয় সরকার শিলিগুড়ি থেকে তার সীমান্ত শহর ফুন্টসোলিং পর্যন্ত বাস পরিষেবা প্রদান করে। ভাড়ার জিপ গাড়িগুলিও এই শহরকে তার প্রতিবেশী শৈল শহর দার্জিলিং, কালিম্পং, গ্যাংটক, কার্শিয়াং ইত্যাদির সাথে সংযুক্ত করে। সিকিম সরকারের সিকিম রাষ্ট্রায়ত্ত পরিবহন, বাস স্টেশন থেকে সিকিমের বিভিন্ন গন্তব্যস্থলে বাস পরিচালনা করে। শিলিগুড়ি পর্যন্ত ভারতের বিভিন্ন শহরের দূরত্বঃ * মুম্বাই থেকে – ২২৭১ কিমি; * গুয়াহাটি থেকে – ৪৭৫ কিমি; শিলিগুড়িতে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন আছে; শিলিগুড়ি টাউন, শিলিগুড়ি জংশন এবং নিউ জলপাইগুড়ি জংশন। নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশন বর্তমানে এই অঞ্চলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন। এটি দেশের প্রতিটি প্রধান রেলপথের সাথে সংযুক্ত। বাগডোগরায় একটি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর আছে যা শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় ১৭ কিমি দূরে অবস্থিত। বাগডোগরা বিমানবন্দর দিল্লি, কলকাতা, মুম্বাই, চেন্নাই ও গুয়াহাটির সাথে নিয়মিত বিমান দ্বারা সংযুক্ত। বিমানবন্দরটির দ্বারা শিলিগুড়ি ভুটানের থিম্পু শহর ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ব্যাংকক শহরেরও সংযোগ রয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ব ও বেশ কিছু বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা এই বিমানবন্দরে পরিষেবা প্রদান করে। এই অঞ্চলে একটি বিমানঘাঁটি রয়েছে, যেখান থেকে গ্যাংটক, সিকিমের নিয়মিত হেলিকপ্টার পরিষেবা পাওয়া যায়। পার্বত্য এলাকা হওয়ায় নৌপথ ব্যবহৃত হয় না। তবে পার্শবর্তী এলাকায় ভ্রমণে এবং নৌভ্রমণে মহানন্দা নদীতে চলাচল করেন পর্যটকরা। দার্জিলিং পর্যন্ত চলাচলকারী "টয় ট্রেন"; * মহানন্দা ওয়াইল্ড লাইফ স্যাংচুয়ারি শিলিগুড়িতে পর্যটকদের জন্য রয়েছে থাকা-খাওয়ার সুব্যবস্থা। বিধান রোডে গোষ্ঠ পালের মূর্তির ঠিক নিচেই মিলবে ডিম-ঘুগনি, আর, পাশেই রোল ওভারে রকমারি রোল পাওয়া যায় খরচ গড়ে তিরিশ থেকে একশো টাকা। হিলকার্ট রোডে দাওয়াত ও আহেলি রেস্তোরায় পাবেন বাংলা খাবার, আর, চাইনিজ খেতে চাইলে চলে যান তাইওয়া বা ইন্ডিয়ান প্যাগোডায়। বিরিয়ারি খেতে চাইলে ব্লু জিঞ্জার, জাইকা বা বেদুইন-এ যান। পাঞ্জাবি খানার জন্য যেতে পারেন সেবক রোডের পঞ্জাবি কড়াইতে। রুচী ও মান ভেদে খাওয়া বাবদ জনপ্রতি প্রতিদিন খরচ পড়বে ১০০ ৭০০/-। শিলিগুড়িতে পর্যটকদের জন্য রয়েছে থাকা-খাওয়ার সুব্যবস্থা। সাধারণ মান সম্মত আবাসিক হোটেল ও রিসোর্টে প্রতিদিনের থাকা বাবদ খরচ হবে জনপ্রতি প্রায় ৪০০ ১,৫০০/-। এখানকার কয়েকটি আবাসিক হোটেল হলোঃ * হোটেল স্নোভিউ ব্রিজ সংলগ্ন; * মৈনাক ট্যুরিস্ট লজ পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন কতৃপক্ষের ব্যবস্থাধীন; * পি ডব্লু ডি-র বাংলো; * দার্জিলিং পুলিশ স্টেশনঃ ☎ ০৩৫৪-২২৫৪২২; * শিলিগুড়ি পুলিশ স্টেশনঃ ☎ ০৩৫৩-২৪৩৬৪৮৪; * টেলিফোন ডাইরেক্টরীঃ ১৯৭ (ম্যানুয়াল) শুভলং ঝর্ণা বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলা]]র বরকল উপজেলা]]য় অবস্থিত। রাঙ্গামাটি সদর হতে শুভলং ঝর্ণার দুরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার। শুকনো মৌসুমে শুভলং ঝর্নায় খুব সামান্য পানি থাকে। বর্ষা মৌসুমে শুভলং ঝর্ণার জলধারা প্রায় ৩০০ ফুট উঁচু থেকে নিচে আছড়ে পড়ে কাপ্তাইয়ের জলে গিয়ে মেশে। শুভলং ঝর্ণায় বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন কিছু স্থাপনা নির্মাণ করেছে এবং ঝর্ণায় প্রবেশ করতে দর্শনার্থীদের টিকেট কাটতে হয়। শুভলং ঝর্ণা যাওয়ার জন্য প্রথমে রাঙামাটি যেতে হবে। [[ঢাকা]]র ফকিরাপুল মোড় ও সায়দাবাদে রাঙামাটিগামী অসংখ্য বাস কাউন্টার রয়েছে। বাসগুলো সাধারণত সকাল ৮ টা থেকে ৯ টা এবং রাত ৮ টা ৩০ মিনিট থেকে রাত ১১ টার মধ্যে রাঙামাটির উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়ে। ঢাকা-রাঙামাটি পথে শ্যামলী পরিবহনের এসি বাসের প্রতি সীট ভাড়া ৯০০ টাকা, বিআরটিসি এসি বাসের ভাড়া ৭০০ টাকা। নন-এসি বাসের সিট ৬০০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। [[চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন মোড় থেকে বিভিন্ন পরিবহণের স্থানীয় ও সরাসরি বাস পাওয়া যায়। ভাড়া তুলনামূলক বেশি হলেও গেইটলক বা ডাইরেক্ট বাসে উঠলে সময় কম লাগে। চট্টগ্রাম-রাঙামাটি সরাসরি বাস ১৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে। বাসগুলো শহরের রিজার্ভ বাজার নামক স্থান পর্যন্ত যায়। রাঙামাটি শহর থেকে শুভলং ঝর্ণা শহর থেকে শুভলং ঝর্ণায় যেতে হলে নৌ পথে যেতে হয়। ইঞ্জিন চালিত ট্রলার রিজার্ভ করাই সবচেয়ে ভালো উপায়। শুভলং ঝর্ণা রাঙামাটি জেলার বরকল উপজেলার মধ্যে পড়েছে। রাঙামাটি রিজার্ভ বাজার এলাকা থেকে অথবা পর্যটন এলাকা থেকে ট্রলার রিজার্ভ করা যায়। এগুলোর ভাড়া আকার অনুযায়ী বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। মূল শহর থেকে শুভলং যেতে সময় লাগবে দেড় ঘণ্টার মত। শুভলং যেতে হয় কাপ্তাই হ্রদের উপর দিয়ে। রাঙামাটি শহরে বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। রাঙামাটি শহরের পুরাতন বাস স্ট্যন্ড ও রিজার্ভ বাজার এলাকায় হ্রদের কাছাকাছি হোটেলে উঠলে হোটেল থেকে কাপ্তাই হ্রদের পরিবেশ ও শান্ত বাতাস উপভোগ করা যাবে। এছাড়া কম খরচে থাকতে বোডিং এ থাকা যাবে। বোডিংগুলোতে খরচ কম হলেও এগুলোর পরিবেশ খুব একটা ভাল নয়। রাঙামাটি শহরের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হোটেল: * হোটেল গ্রিন ক্যাসেল রিজার্ভ বাজারে অবস্থিত এ হোটেলে নন-এসি এক বিছানা, দুই বিছানা ও তিন বিছানার রুমের ভাড়া যথাক্রমে ৮০০, ১০০০ ও ১২০০ টাকা। এসি দম্পতিদের বিছানা রুম ভাড়া ১৬০০ টাকা ও এসি তিন বিছানার রুম ভাড়া ২০০০ টাকা। যোগাযোগ: 01726-511532, 01815-459146 * পর্যটন মোটেল রাঙ্গামাটি ঝুলন্ত ব্রিজের পাশে অবস্থিত এ হোটেলটিতে নন-এসি দুই বিছানার রুম ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা। আর এসি দুই বিছানার ভাড়া ১৫০০-১৮০০ টাকা। যোগাযোগ: ০৩৫১-৬৩১২৬ * রংধনু গেস্ট হাউজ এই গেস্ট হাউজে পারিবারের বিছানা বা দম্পতিদের বিছানা ভাড়া নিতে খরচ পড়বে যথাক্রমে ৬৫০ ও ৫০০ টাকা। যোগাযোগ: 01816-712622, 01712-392430 * হোটেল সুফিয়া ফিসারী ঘাট, কাঁঠালতলী। যোগাযোগ: 01553-409149 * হোটেল আল-মোবা নতুন বাস স্টেশন, রিজার্ভ বাজার। যোগাযোগ: 01811-911158 রাঙ্গামাটিতে বিভিন্ন মানের খাবার রেস্তোরাঁ রয়েছে। রেস্তোরাঁয় স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী বাঙালী, পাহাড়ি সব খাবার পাওয়া যায়। ভিন্ন স্বাদের এইসব খাবারের স্বাদ নিতে পর্যটকগণ আগ্রহী থাকেন। চট্টগ্রাম মহানগরীর বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে শেখ রাসেল অ্যাভিয়েরি পার্কের দূরত্ব প্রায় ৪০ কিলোমিটার এবং রাঙ্গুনিয়া উপজেলা সদর থেকে এ পার্কের দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই বাস যোগে শেখ রাসেল অ্যাভিয়েরি পার্কে যাওয়া যায়। * ভাড়া: জনপ্রতি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। * ভাড়া: রিজার্ভ ২০০ থেকে ২২৫ টাকা অথবা জনপ্রতি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। শেখ রাসেল অ্যাভিয়েরি পার্কে দেশের প্রথম এবং একমাত্র কেবল কারে চড়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন বেশ কিছু সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। শেখ রাসেল অ্যাভিয়েরি পার্ক থেকে চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান নিকটবর্তী হওয়ায় রাতে থাকার জন্য দূরে কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সড়কপথে ঢাকা হতে শেরপুরের দূরত্ব ২০৩ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো- * এসি বাসে ৪০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে -৩০০ টাকা। ঢাকা (মহাখালী) টু শেরপুর (নবীনগর) ঢাকা (মহাখালী) টু শেরপুর (থানা মোড়) বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা ফাউন্ডেশন ২নং ০১৭২৪৪৫৪৩৫৭ ঢাকা (গুলিস্থান) টু শেরপুর (নবীনগর) শেরপুর কালেক্টরেট কর্মচারী কল্যাণ সমিতি ০১৯১২৫৬৭৫৩০ ঢাকা (গুলিস্থান) টু শেরপুর (নিউমার্কেট) শেরপুর চেম্বার অব কমার্স ১৭১৬৪৮৬৪৬৭ ঢাকা (গুলিস্থান) টু শেরপুর (ঝিনাইগাতী) ঝিনাইগাতী ক্ষুদ্র বণিক সমবায় সমিতি লি: ০১৭১৯৫৩০৬৮৭ ০১৭১১৩৩৩৯১৩ চট্রগ্রাম টু শেরপুর (থানা মোড়) রংপুর টু শেরপুর (থানা মোড়) বগুড়া (চারমাথা) টু শেরপুর (থানা মোড়) * ৭০৭-৭০৮ তিস্তা এক্সপ্রেস ঢাকা হতে সকাল ০৭ টা ৩০ মিনিটে ছাড়ে এবং জামালপুরে দুপুর ১১ টা ২৮ মিনিটে পৌছে (সোমবার বন্ধ) ও জামালপুর থেকে দুপুর ০৩ টা ৫৫ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় পৌছে রাত ০৮ টা ১০ মিনিটে (সোমবার বন্ধ); * ৭৩৫-৭৩৬ অগ্নিবীনা এক্সপ্রেস ঢাকা হতে সকাল ০৯ টা ৪৫ মিনিটে ছাড়ে এবং জামালপুরে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে ও জামালপুর থেকে সন্ধা ০৫ টা ৫৫ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় পৌছে রাত ১০ টা ৩৫ মিনিটে; * ৭৪৩-৭৪৪ ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ঢাকা হতে সন্ধা ০৬ টা ০০ মিনিটে ছাড়ে এবং জামালপুরে রাত ১০ টা ২৮ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও জামালপুর থেকে সকাল ০৭ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় পৌছে দুপুর ১২ টা ৩০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭৪৫-৭৪৬ যমুনা এক্সপ্রেস ঢাকা হতে বিকাল ৪ টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে এবং জামালপুরে রাত ০৯ টা ২৫ মিনিটে পৌছে ও জামালপুর থেকে রাত ০৩ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় পৌছে সকাল ০৭ টা ৪০ মিনিটে; * ৪৭-৪৮ ব্রহ্মপুত্র কমিউটার ঢাকা হতে সকাল ০৫ টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে এবং জামালপুরে দুপুর ১১ টা ৪০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও জামালপুর থেকে দুপুর ০১ টা ০০ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় পৌছে রাত ০৭ টা ১৫ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৫১-৫২ জামালপুর কমিউটার ঢাকা হতে দুপুর ০৩ টা ৪০ মিনিটে ছাড়ে এবং জামালপুরে রাত ১০ টা ১৫ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও জামালপুর থেকে সকাল ০৫ টা ০০ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় পৌছে সকাল ১১ টা ১৫ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); ঢাকা-জামালপুর রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে জামালপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ টাকা; * এসি সীট টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: ০১৭১১৬৯১৬১২ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; ঢাকা থেকে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। কংশ নদী ভারতের তুরা পাহাড়ে বিভিন্ন ঝর্ণার সম্মিলনে কংশ নদীর উৎপত্তি। শেরপুরের হাতিবাগার এলাকা দিয়ে কংশ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। কলা বাগান কান্দাপাড়া, শেরপুর সদর, শেরপুর গজনী অবকাশ কেন্দ্র শেরপুর থেকে আনুমানিক দূরত্ব ৩০ কিমি, বাসভাড়া ৫০ টাকা, সিএনজি ভাড়া ২৫০ টাকা। এখানে আসার জন্য সড়কপথে যাতায়ত খুব সহজ। গজনী অবকাশ পর্যন্ত রয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগের মসৃণ পিচঢালা পথ। রাজধানী ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ হয়ে যাতায়াতই সবচেয়ে উত্তম। উত্তরবঙ্গ থেকে টাঙ্গাইল-জামালপুর হয়েও আসতে পারেন সড়কপথে। শেরপুর শহর থেকে গজনীর দূরত্ব মাত্র ৩০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে সরাসরি মাইক্রোবাস অথবা প্রাইভেট কারে গজনী অবকাশ যেতে পারেন। ঢাকা থেকে নিজস্ব বাহনে মাত্র সাড়ে তিন থেকে চার ঘন্টায় ঝিনাইগাতীর গজনী অবকাশে আসা যায়। এ ছাড়া ঢাকার মহাখালি থেকে ড্রিমল্যান্ড বাসে শেরপুর আসা যায়। ভাড়া ২৫০ টাকা। মহাখালী থেকে দুপুর ২টায় ছাড়ে এসিবাস। ভাড়া ৩৫০টাকা। এছাড়া ঢাকা বঙ্গবন্ধু জাতীয় ষ্টেডিয়াম ৪ নং গেইট থেকে সরাসরি বিকাল ৩-৪টায় শিল্প ও বণিক সমিতির গাড়ি ঝিনাইগাতীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। ভাড়া ৩০০টাকা। যারা ড্রিমল্যান্ডে আসবেন, তারা শেরপুর নেমে নিউমার্কেট থেকে মাইক্রোবাস ৫০০ টাকায় সোজা গজনী যেতে পারবেন। শেরপুর থেকে লোকাল বাস,টেম্পু, সিএনজি অথবা রিক্সায় গজনী অবকাশ কেন্দ্রে যাওয়া যায়। গড়জরিপা বার দুয়ারী মসজিদ স্থাপত্যনিদর্শনের অন্যতম গড় জরিপা বার দুয়ারী মসজিদ। এটিও এ অঞ্চলের ঐতিহ্য। জনশ্রুতিতে আনুমানিক ৭-৮ শত বৎসর পূর্বে জরিপ শাহ নামক এক মুসলিম শাসক কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল এই মসজিদটি। তবে এটি বর্তমানে পুনঃনির্মান করা হয়েছে। আসল মসজিদটি ভূ গর্ভেই রয়ে গেছে। তার উপরেই স্থাপিত হয়েছে বর্তমান মসজিদটি। জামালপুর সদর উপজেলার তিতপলস্না ইউনিয়নের পিঙ্গলহাটী(কুতুবনগর) গ্রামের (ব্রাহ্মণ ঝি বিলের উত্তর পাড়ে) জনৈক পীর আজিজুল হক ছাহেব খনন কার্য চালান এবং বের করেন মসজিদের ধ্বংসাবশেষ। মসজিদটির ইটের ধরন কৌশলে খান বাড়ি মসজিদের ইটের সাথে যথেষ্ট মিল লক্ষ্য করা যায়। প্রাচীন রীতির সাথে আধুনিক রীতির সংমিশ্রণে মসজিদটি নির্মিত হয়েছে যা সহজেই দর্শকদের মন জয় করে। অপরূপ সুন্দর এই মসজিদটি আসলে পুরাকীর্তির নিদর্শন। ১২টি দরজা থাকায় এর নাম করণ করা হয় বার দুয়ারী মসজিদ। পূর্বেও তাই ছিল। অপূর্ব কারুকাজ সমবলিত মেহরাব ও কার্ণিশ গুলো সকলের দৃষ্টি কাড়ে। এছাড়াও কিছু দূরে জরিপ শাহ এর মাজার অবস্থিত। এর অনতিদূরে কালিদহ সাগর রয়েছে। জনশ্রুতিতে আছে চাঁদ সওদাগরের ডিঙ্গা এখানেই ডুবেছিল। নৌকার আদলে কিছু একটা অনুমান করা যায় এখনও। অঞ্চলটিতে একবার ঘুরে এলে যে কোন চিন্তশীল মানুষকে ভাবিয়ে তুলবে। খনন কার্য চালালে হয়তো বেরিয়ে আসবে এ অঞ্চলের হাজার বৎসরের প্রাচীন সভ্যতার নানা উপকরণ। গোপী নাথ ও অন্ন পূর্ন্না মন্দির নির্মান কাল ১৭৮৩ খ্রিঃ। নির্মাতা জমিদার সত্যেন্দ্র মোহন চৌধুরী ও জ্ঞানেন্দ্র মোহন চৌধুরী। মন্দিরটি স্থাপত্য শিল্পের অন্যতম নিদর্শন। পাঁচটি কক্ষ বিশিষ্ট মন্দির টি পদ্মস্তম্ভ দ্বারা দন্ডায়মান। স্তম্ভ শীর্ষে ও কার্নিশে ফুল ও লতা পাতার নকশা সমবলিত এক অপরূপ স্থাপত্য। ডরিক ও গ্রিক ভাব ধারায় নির্মিত। বেদীর উপরে স্থাপিত অনেক গুলো ধাপে। জানালা গুলোর উপরেও রয়েছে অনেক অলংকার। দক্ষিণ ও পূর্ব পার্শ্বে উপরের কার্নিশ রাজকীয় মুকুট বিশিষ্ট তাজিয়া স্থাপন করা হয়েছে যা দেখে মৌর্য যুগের স্থাপত্যের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। ঘাঘড়া খান বাড়ি জামে মসজিদ নির্মাণকাল আনুমানিক ৬০০ বৎসর পূর্বে। কথিত আছে ‘ পালানো খা ’ ও জববার খা দুই ঘাগড়া খান বাড়ি মসজিদ সহোদর কোন এক রাজ্যের সেনাপতি ছিলেন। পরাজিত হয়ে ভ্রাতৃদ্বয় এই অরণ্যে আশ্রয় নেন এবং সেখানে এই মসজিদ টি স্থাপন করেন। মসজিদটির বিশেষত হল যে এর ইট গুলো চারকোণা টালির মত। আজ হতে ছয় থেকে সাতশত বৎসর পূর্বে এই ইট গুলির ব্যবহার ছিল। আস্তরণ বা পলেস্তার ঝিনুক চূর্ণ অথবা ঝিনুকের লালার সাথে সুড়কী, পাট’ বা তন্তু জাতীয় আঁশ ব্যবহার করেছে। এক গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটির নির্মাণ কৌশল গ্রিক ও কোরিন থিয়ান রীতির প্রতিফলন লক্ষ্য করা যায়। প্রবেশ পথের উপর রয়েছে আরবী ভাষায় নির্মাণকাল ও পরিচয় শিলা লিপি দেখে সহজেই অনুমান করা যায় যে, সেই যুগেও দক্ষ স্থপতি এ অঞ্চলে ছিল। মসজিদটি পুরাকীর্তির এক অনন্য নিদর্শন। যা দেখে যে কোন পর্যটক আকৃষ্ট হবেন, বিমোহিত হবেন। জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় নির্মাণ কাল ১৯১৯ সাল। প্রতিষ্ঠাতা জমিদার গোবিন্দ কুমার চৌধুরী। বৃটিশ ধারায় নির্মিত প্রতিষ্ঠানটিতে অনেকগুলো পাঠদান কক্ষ, সুপ্রশস্ত জানালা রয়েছে। সমস্ত ভবন টিতে ফর্মের ব্যবহার এমন ভাবে করা হয়েছে যে, দৃষ্টি সকল স্থানেই সমান পড়ে। ইটের গাঁথুনি দিয়ে সমস্ত ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছে। এর সম্মুখভাগের পুকুরটি স্কুলের সৌন্দর্যকে আরও বৃদ্ধি করেছে। এর পশ্চিম পাশে রয়েছে বিশাল সবুজের সমাহার। এটি শের আলী গাজি পৌর পার্কের পশ্চিম পাশে অবস্থান করছে। প্রাচীনতম স্থাপনার মধ্যে এটিও জনসাধারণকে মুগ্ধ করে। নয়আনী জমিদার বাড়ির রংমহল জমিদার বাড়ির ঠিক দক্ষিণ পূর্ব কোণে অবস্থিত রং মহল। যা দেখে সহজেই ধারণা করা যায় জমিদাররা ছিল সংস্কৃতি প্রিয়। নাচ-গানের প্রতি ছিল অনুরাগ। ফলে অনেক জমিদার বাড়িতেই রং মহল ছিল। উত্তর-দক্ষিণে লম্বালম্বি এই স্থাপত্যটিতে রয়েছে অনেক গুলো কাঠের জানালা। জানালার উপরে দর্শানীয় ভেন্টিলেশনের ব্যবহারও রয়েছে যা ইচ্ছা মত ব্যবহার করা য়ায়। এ ছাড়াও ছাদের নিচের অংশে কাঁচের ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা করা হয়েছে যা থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ আলো ও বাতাস প্রবেশ করতে পারে। সমস্ত ভবনটির গা জুড়ে বিভিন্ন রকমের নকশা ফুল, লতা-পাতা ও মটিভ ব্যবহার করা হয়েছে। কার্ণিশ ও কার্ণিশের নিচে রয়েছে অপরূপ নকশা। দক্ষিণ অংশটিতে অনেক কারু কাজের ব্যবহার। এ দিকটাই ভবনটির সম্মুখ অংশ। ছয়টি গোলাকৃতি স্তম্ভ ও দুই কোণায় দুইটি চার কোণা স্তম্ভের নিচ থেকে শেষ ভাগ পর্যন্ত নকশাখচিত। দক্ষিণ দিকের অংশের সম্মুখভাগে রয়েছে ৬টি গোলাকার স্তম্ভ। দুই কোণায় কোণাকৃতির স্তম্ভে ব্যবহার করা হয়েছে ব¬ক। স্তম্ভগুলির নিচে থেকে শেষ পর্যন্ত অলংকৃত। ছাদ এবং কার্নিশের উপরের অংশে পাঁচটি প্রধান ও অনেকগুলো মিনারাকৃতি গম্বুজ এর আদলে নকশা রয়েছে যা স্থাপত্যটিকে অধিক আকর্ষণীয় করেছে। কার্নিশেও বিভিন্ন ফর্মের ব্যবহার দেখা যায়। নয়াবাড়ির টিলা দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে বাসে বা যে কোনো যান বাহনে আসা যায় শেরপুর শহরে। এখান থেকে মাত্র ৩৪ কিলোমিটার দূরে শ্রীবরদী। পানিহাটা-তারানি পাহাড় শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১৯ কিলোমিটার এবং শেরপুর জেলা শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে সীমান্তবর্তী গারো পাহাড় এলাকার রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নে অবস্থিত এ স্থানটি। তবে ঢাকা থেকে শেরপুর জেলা শহরে না এসেই নকলা উপজেলা শহর থেকেই নালিতাবাড়ী যাওয়ার সহজ ও কম দূরত্বের রাস্তা রয়েছে। এরপর নালিতাবাড়ী শহরের গড়কান্দা চৌরাস্তা মোড় হয়ে সোজা উত্তরে প্রথমে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের কাছাকাছি গিয়ে পূর্ব দিকটায় মোড় নিয়ে ভোগাই ব্রিজ পাড়ি দিতে হয়। এরপর সোজা পূর্ব দিকে প্রায় আড়াই থেকে তিন কিলোমিটার গেলে চায়না মোড়। এ মোড়ে এসে আবারও গতিপথ বদলে যেতে হয় উত্তরে। উত্তরের এ রাস্তা ধরে প্রায় এক কিলোমিটার গেলেই পানিহাটা-তারানির মূল পয়েন্ট। ব্যক্তিগত উদ্যোগে রিকশা, সিএনজি অটোরিশা বা ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলেও যাওয়া যায় নালিতাবাড়ী শহর থেকে মাত্র ৩৫-৪৫ মিনিটের ব্যবধানে এবং অল্প খরচের মধ্যেই। এতে মোটরসাইকেল ভাড়া আসা-যাওয়ায় প্রায় ১ শ ৫০ টাকা। পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি জমিদার সত্যেন্দ্র মোহন চৌধুরী ও জ্ঞানেন্দ্র মোহন চৌধুরীর বাড়িকে বলা হত পৌনে তিন আনি জমিদার বাড়ি। গ্রিক স্থাপত্যের অনুকরণে নির্মিত স্থাপত্যটি এখনো অক্ষত অবস্থার সাক্ষ্য বহন করছে জমিদারী আমলের। এ বাড়িটির নির্মাণ কাল গোপীনাথ মন্দির নির্মাণেরও অনেক পূর্বে। সুপ্রশস্ত বেদী। প্রবেশ পথে অনেকগুলো ধাপ। প্রবেশদ্বারের দুই প্রান্তে অনেক গুলো অলংকৃত স্তম্ভ। স্তম্ভগুলির নিচ থেকে উপর পর্যস্ত কারুকাজ খচিত নকশা। কার্ণিশেও বিভিন্ন প্রকারের মটিভ ব্যবহার করা হয়েছে। তা ভবনটিকে অনেক আকর্ষণীয় করে তুলেছে। চার পাশের স্তম্ভগুলো চতুষ্কোণ বিশিষ্ট এবং এতে বর্গাকৃতি ফর্ম ব্যবহার করা হয়েছে। আস্তরণ ও পলেস্তারে চুন ও সুড়কীর ব্যবহার লক্ষণীয়। ছাদগুলিতে গতানুগতিক ভাবে লোহার রেলিং এর সাথে চুন সুড়কীর ঢালাই। বারোমারি গির্জা ও মরিয়ম নগর গীর্জা দুটিই শেরপুর জেলার নানা ধর্মের ঐতিহ্য বহন করে। স্থাপত্য কলার অন্যতম নিদর্শন গির্জা গুলির নির্মাণে অনেক কলা কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে। শেরপুর শহর ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় যতগুলি স্থাপত্য নির্মান হয়েছিল তার বেশীর ভাগই নির্মাণ হয়েছিল জমিদারদের পৃষ্ঠপোষকতায় কিংবা তাদের প্রয়োজনেই। যেমন বাস ভবন, রংমহল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শিক্ষা ভবনের মধ্যে শেরপুর সরকারি ভিক্টোরিয়া একাডেমী ১৮৮৭ সালে জমিদার রায় বাহাদুর চারু চন্দ্র চৌধুরী কর্তৃক নির্মিত ভবনটি ছিল অনিন্দ্য সুন্দর যা বর্তমানে ধ্বংস প্রাপ্ত। ব্রহ্মপুত্র নদ হিমালয়ের মানস সরোবর থেকে ব্রহ্মপুত্র নদটি চীন ও ভারত হয়ে বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করে। পরবর্তীতে নদটি যমুনা নাম ধারণ করে প্রধান অংশ জামালপুর ও সিরাজগঞ্জ হয়ে চলে যায় এবং জামালপুরের ইসলামপুর ও দেওয়ানগঞ্জ হয়ে এই নদের বাকি অংশ শেরপুর-জামালপুর সীমারেখায় প্রবাহমান হয়ে এই নদ ময়মনসিংহ হয়ে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নাম ধারণ করে। ভোগাই নদী ভারতের তুরা পাহাড়ে বিভিন্ন ঝর্ণার সম্মিলনে কংশ নদীর উৎপত্তি। শেরপুরের হাতিবাগার এলাকা দিয়ে কংশ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। উৎপত্তিস্থল থেকে শেরপুরের নালিতাবাড়ী পর্যন্ত এ নদীটির নাম ভোগাই। নালিতাবাড়ীর ৫ মাইল ভাটিতে এসে দিংঘানা, চেল্লাখালী, দেওদিয়া মারিসি, মালিঝি নামে উপনদীগুলো ভোগাইয়ের সাথে মিলিত হয়েছে। ভোগাই সে স্থানে বেশ খরস্রোতা বলে পূর্বদিকে প্রবাহিত হয়ে ফুলপুরের কাছাকাছি এসে খড়িয়া নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। মধুটিলা ইকোপার্ক ঢাকা থেকে মধুটিলা ইকোপার্কের দূরত্ব প্রায় ২০০ কিলোমিটার। ঢাকার মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে ময়মনসিংহ হয়ে শেরপুরে আসতে হবে। শেরপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী বাজার পর্যন্ত লোকাল বাস সার্ভিস রয়েছে। নন্নী বাজার থেকে রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেল ভাড়ায় পাওয়া যায়। শেরপুর থেকে ভাড়ায় মাইক্রোবাস, অটোরিকশা অথবা মোটরসাইকেলে মধুটিলা ইকোপার্কে আসা যাবে। অথবা ঢাকার মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে সরাসরি নালিতাবাড়ী পর্যন্ত গেটলক সার্ভিস রয়েছে। জনপ্রতি ভাড়া ৩০০ টাকা। নালিতাবাড়ী থেকে অটোরিকশা, মোটরসাইকেলে ২০-২৫ মিনিটে মধুটিলায় যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে দিনে এসে দিনেই ফিরে যাওয়া যায়। মাইসাহেবা জামে মসজিদ নির্মান কাল আনুমানিক ২৫০ বৎসর পূর্বে। এটিও এ জেলার প্রাচীন নিদর্শনের একটি। বর্তমানে মসজিদটি আধুনিক ভাব ধারায় পুনঃ নির্মাণ হয়েছে। বক্রাকারে খিলানের ব্যবহার এবং সুউচ্চ মিনার ২টি সত্যি দৃষ্টি নন্দিত। স্থাপত্য কলার আধুনিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় এই মসজিদটিতে। এটি শেরপুর শহরের প্রাণ কেন্দ্রে শেরপুর সরকারি কলেজর দক্ষিণ পশ্চিম পাশে অবস্থিত। শেরপুর শহরের প্রবেশের সময় এর মিনার দুইটি অনেক দূর থেকেও দেখা যায়। বিশাল এই মসজিদের সামনের অংশে অনেক জায়গা রয়েছে। এখানে প্রতি বছর ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। শেরপুর শহরে প্রবেশের পর যে কারো এই মসজিদটি দৃষ্টি কাড়বে। রাজার পাহাড় ও বাবেলাকোনা দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে বাসে বা যে কোনো যানবাহনে আসা যায় শেরপুর শহরে। এখান থেকে মাত্র ৩৪ কিলোমিটার দূরে শ্রীবরদীর কর্ণঝোরা বাজার। বাস, টেম্পুসহ যে কোনো যানবাহনে আসা যায় মনোমুগ্ধকর নয়নাভিরাম স্থান রাজার পাহাড় থেকে বাবেলাকোনায়। পাশেই রয়েছে অবসর কেন্দ্র। রাত হলে সেখানে থাকার জন্য রয়েছে নিরাপত্তাবেষ্টিত আবাসিক ভবন। কম খরচে, কম সময়ে এ গারো পাহাড় আপনাকে দেবে অনাবিল আনন্দ। লোকনাথ মন্দির ও রঘুনাথ জিওর মন্দির এ মন্দিরের প্রতিমা গুলির একটা স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটাও রঘুনাথ জিওর মন্দির বেদীর উপর স্থাপিত। দর্শনার্থীরা সহজেই মন্দিরে প্রবেশ করতে পারে। দেয়াল, কার্নিশ স্তম্ভ গুলি ফুল, লতা, পাতার নকশা খচিত নানা রঙে রঞ্জিত করা হয়েছে। এটাও একটি দর্শনীয় প্রাচীন স্থাপত্য। সুতানাল দীঘি নালিতাবাড়ী আড়াইআনী বাজার হতে সুতিয়ারপাড় বাজার হয়ে শালমারা রাস্তায় যাওয়া যায়। টেম্পু, অটোরিক্সা বা ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম। * অলৌকিক গাজির দরগাহ, রুনিগাও, নকলা * আড়াই আনী জমিদার বাড়ি * গড়জরিপা কালিদহ গাং এর ডিঙি * গড়জরিপা ফোর্ট (১৪৮৬-৯১ খ্রিস্টাব্দ) * জরিপ শাহ এর মাজার * নয়াআনী বাজার নাট মন্দির * মঠ লস্কর বারী মসজিদ (১৮০৮ খ্রিস্টাব্দ) * মুন্সি দাদার মাজার, নয়াবাড়ি, বিবিরচর, নকলা * শাহ কামাল এর মাজার (১৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ) * শের আলী গাজীর মাজার | নাম=খেরুয়া মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=খেরুয়া মসজিদ মুঘল-পূর্ব সুলতানি আমলের স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে মোগল স্থাপত্যশৈলীর সমন্বয়ে নির্মিত এই মসজিদ। প্রায় ৪৩৫ বছরের পুরনো এই মসজিদের অবস্থান বগুড়া শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে শেরপুর উপজেলা সদরের খোন্দকার টোলা মহল্লায়। শেরপুরে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল রসগোল্লা ব্যতীত। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। শেরপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু হোটেল রয়েছে। * হোটেল সম্পদ প্লাজা (আবাসিক) +৮৮০৯৩১-৬১৭৭৬ * কাকলি গেস্ট হাউজ (আবাসিক) +৮৮০৯৩১-৬১২০৬ * বর্ণালি গেস্ট হাউজ (আবাসিক) +৮৮০৯৩১-৬১৫৭৫ * আরাফাত গেস্ট হাউজ (আবাসিক) +৮৮০৯৩১-৬১২১৭ শৈলপ্রপাত ঝর্ণা বান্দরবান জেলা শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে বান্দরবান-থানচি রোডের পাশে অবস্থিত। বাংলাদেশে অতিপরিচিত ঝর্ণা গুলোর মধ্যে শৈলপ্রপাত অন্যতম। পর্যটন নগরী বান্দরবানের কাছে হওয়ায় সারা বছরই পর্যটক সমাগমে মুখরিত থাকে স্বচ্ছ ও ঠান্ডা পানির এই ঝর্ণাটি। প্রথমে বান্দরবান আসতে হবে। ঢাকা]]র বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া যথাক্রমে নন এসি ৬২০ টাকা ও এসি ১৩০০-১৪০০ টাকা। ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান যেতে সময় লাগে ৮-১০ ঘণ্টা। ট্রেনে যেতে চাইলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম]]গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর গোধূলি ইত্যাদি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম যাওয়া যাবে। শ্রেনীভেদে ভাড়া ৩৫০ থেকে ১২০০টাকা। এছাড়া ঢাকা থেকে আকাশ পথে সরাসরি চট্রগ্রাম যাওয়া যায়। চট্টগ্রামের বদ্দারহাট থেকে পুবালি ও পূর্বানী নামের দুটি বাস বান্দরবনে আসা যাওয়া করে। এ দুটি বাসে জনপ্রতি ভাড়া ১২০ টাকা। চট্রগ্রামের ধামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ২০০-৩০০ টাকা বাস ভাড়ায় বান্দরবান আসা যায়। বান্দরবান থেকে সিএনজি/জীপ/চান্দের গাড়ি করে শৈলপ্রপাত যাওয়া যাবে। শুধু শৈলপ্রপাত দেখতে গেলে যাওয়া আসা সহ খরচ পরবে ৫০০-৮০০ টাকা। তাছাড়া বান্দরবন থেকে রুমা বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত অটোতে গিয়ে বাসে করে শৈলপ্রপাত যাওয়া যাবে (ভাড়া ২০ টাকা)। এছাড়া চিম্বুক বা নীলগিরি গেলে যাওয়ার পথেই দেখতে পারবেন। সেভাবেই ভ্রমণ পরিকল্পনা করে নিতে পারেন। বান্দরবানে থাকার জন্যে বেশ কিছু হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজ রয়েছে। বান্দরবান শহর ও তার আশেপাশেই হোটেল ও রিসোর্ট গুলোর অবস্থান। বান্দরবান থাকার জন্যে যে সকল হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে তার মধ্যে: * হোটেল হিল ভিউ: বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর পাশেই। ভাড়া ৮০০ থেকে ২৫০০ টাকা। * হোটেল হিলটন: বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর কাছেই। ভাড়া ৮০০ থেকে ৩০০০ টাকা। * হোটেল প্লাজা: বাস স্ট্যান্ড থেকে ৫ মিনিট হাঁটা দূরত্বে। ভাড়া ৬০০ থেকে ৩০০০ টাকা। * রিভার ভিউ: শহরের সাঙ্গু নদীর তীর ঘেষে হোটেলটির অবস্থান। ভাড়া ৬০০ থেকে ২০০০ টাকা। * পর্যটন মোটেল: পাহাড় ও হ্রদের পাশেই অবস্থিত। শহর থেকে ৪ কি:মি: দুরে মেঘলায় অবস্থিত। ভাড়া ১২০০ থেকে ২৫০০ টাকা। বান্দরবান শহরে খাওয়ার জন্যে রয়েছে বেশি কিছু রেস্তোরা, তার মধ্যে তাজিং ডং ক্যাফে, মেঘদূত ক্যাফে, ফুড প্লেস রেস্তোরাঁ, রুপসী বাংলা রেস্তোরাঁ, রী সং সং, কলাপাতা রেস্তোরাঁ ইত্যাদি। * ঢাকা-মৌলভীবাজার ও ঢাকা-শ্রীমঙ্গল রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ৮০০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনগুলোর তথ্য পেতে যোগাযোগ করতে হবেঃ হানিফ এন্টারপ্রাইজ মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯২২ ৪১৭; শ্যামলী পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১১-৯৯৬ ৯৬৫; সিলেট এক্সপ্রেস মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৮০৭ ০৬৯; মৌলভীবাজার সিটি মোবাইল ৮৮০১৭১৬-২৯১ ১১২; টিআর ট্রাভেলস মোবাইল ৮৮০১৭১২-৫১৬ ৩৭৮; তাজ পরিবহন মোবাইল ৮৮০১৭১৬-৩৮৭ ৯৩১। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে মিরপুর বা শেরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ৬০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় শ্রীমঙ্গল আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১০০ টাকা। শ্রীমঙ্গল আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ রয়েছে। ঢাকা থেকে শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশনের দূরত্ব ২৩১ কিলোমিটার। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে দুপুর ০৪ টা ৪৮ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে সকাল ১০ টা ৫২ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে সকাল ০৯ টা ২১ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে সন্ধ্যা ০৬ টা ৪৪ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে দুপুর ১২ টা ৩৬ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (শনিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে দুপুর ০২ টা ২৮ মিনিটে (সোমবার বন্ধ); * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে রাত ১১ টা ১১ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে (রবিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ০৩ টা ২৭ মিনিটে (রবিবার বন্ধ); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে রাত ১২ টা ১২ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ২ টা ৫০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল হতে সকাল ০৮ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং শ্রীমঙ্গল পৌছে রাত ৮ টা ০৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শ্রীমঙ্গল আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৬০ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৮০ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ৩২০ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪৮০ টাকা; এসি সীট ৫৫২ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশন, শ্রীমঙ্গল, ☎ ০৮৬২৬-৭১৩৫০, মোবাইল ৮৮০১৯২৫-৪৭১ ৬২১; * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয়নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে কিংবা রেলপথে সরাসরি এখানে আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০; প্রচুর হাওড় ও নদী এবং বিল থাকা সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এখানকার সরাসরি নৌ পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে এখানকার কিছু স্থানে সরাসরি নৌ পথে আসা যায়। *আশিদ্রোন তিন গম্বুজ গায়েবি মসজিদ। *সিন্দুরখান প্রাচীন খাজার টিলা হযরত শাহ মঞ্জুর আলী রহ: মাজার। * সীতেশ বাবুর মিনি চিড়িয়াখানা; * মাগুরছড়া খাসিয়াপুঞ্জি ও গ্যাসকূপ; শ্রীমঙ্গলে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। খাওয়া দাওয়ার জন্য যেতে পারেনঃ *ভোজন আড্ডা রেস্তোরাঁ শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭১৪ ৩৩১ ১৫৭। *পানসী রেস্টুরেন্ট ভানুগাছ রোড, শ্রীমঙ্গল *লন্ডন রেস্টুরেন্ট স্টেশন রোড, শ্রীমঙ্গল *কুটুমবাড়ি রেস্টুরেন্ট, স্টেশন রোড, শ্রীমঙ্গল। *নূর ফুডস এন্ড রেস্টুরেন্ট, হবিগঞ্জ রোড, শ্রীমঙ্গল। *সাতকরা রেস্টুরেন্ট, স্টেশন রোড, শ্রীমঙ্গল। শ্রীমঙ্গলে ও এর আশেপাশে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো শ্রীমঙ্গল; * হোটেল পর্যটন শ্রীমঙ্গল, মোলভীবাজার; * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট ও গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। ষাট গম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের [[বাগেরহাট জেলা]]য় অবস্থিত একটি ইউনেস্কো}}। মসজিদটির কোন শিলালিপি না থাকায় ষাট গম্বুজ মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়না। তবে মসজিদের স্থাপত্যশৈলী দেখে খান-ই-জাহান ১৫০০ শতাব্দীতে এটি নির্মাণ করেছিলেন বলে ধারণা করা হয়। এ মসজিদে ব্যবহৃত পাথরগুলো রাজমহল থেকে আনা হয়েছিলো। ষাট গম্বুজ মসজিদটি বাংলাদেশের বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম। ইউনেস্কো ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে বাগেরহাট শহরটিকেই বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়। মসজিদটি বাইরের দিক দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ১৬০ ফুট এবং পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় ১০৪ ফুট লম্বা। আর ভিতরের দিক দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ১৪৩ ফুট ও পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় ৮৮ ফুট লম্বা। মসজিদের দেয়ালগুলো প্রায় ৮ দশমিক ৫ ফুট পুরু। মসজিদটির পূর্ব দিকের দেয়ালে রয়েছে ১১ টি বিরাট খিলানযুক্ত দরজা। অন্য দরজাগুলো থেকে মাঝখানের দরজাটি সবচেয়ে বড়। আর উত্তর ও দক্ষিণ দিকের দেয়ালে দরজা আছে ৭টি করে ১৪ টি। মসজিদের চারকোণে চারটি গোলাকার মিনার আছে। প্রতিটি মিনারের চূঁড়ায় রয়েছে একটি করে গোলাকার গম্বুজ। ছাদের কার্নিশের চেয়ে মিনারগুলোর উচ্চতা একটু বেশি। মসজিদের পশ্চিম দিকের দেয়ালে মিহরাব আছে ১০ টি। মাঝখানের মিহরাবটি বড় ও কারুকার্যপূর্ণ। দক্ষিণ দিকে ৫ টি এবং উত্তর দিকে ৪টি মিহরাব রয়েছে। উত্তর পাশে ১ টি মিহরাবের স্থলে ১ টি ছোট দরজা আছে। অনেকের মতে, খান-ই-জাহান এই মসজিদটিকে দরবার ঘর হিসেবে ব্যবহার করতেন আর এই দরজা ছিল তার প্রবেশ পথ। ষাটগম্বুজ মসজিদের প্রায় ৫০০ মিটার পেছনে রয়েছে বিবি বেগনির মসজিদ। হাতে সময় থাকলে ফুলের কারুকার্যময় মসজিদটি দেখে আসতে পারেন। বিবি বেগনির মসজিদের ৫০০ মিটার পেছনের দিকে রয়েছে চুনাখোলা নামের আরেকটি মসজিদ। এছাড়াও মহাসড়কের পাশে রয়েছে সিঙ্গাইর মসজিদ। ষাট গম্বুজ মসজিদ প্রাঙ্গনে প্রবেশ করতে জনপ্রতি ২০ টাকায় টিকেট করতে হয়। বিদেশি দর্শনার্থীর জন্যে প্রবেশ টিকেটের মূল্য দুইশত টাকা। ঢাকার সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে ১০টা এবং সন্ধা ৭ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত মেঘনা, বনফূল, ফাল্গুনী, আরা, পর্যটক, বলেশ্বর, হামিম ও দোলা পরিবহণের বেশ কিছু বাস ছেড়ে যায়। গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে সোহাগ, শাকুরা, হানিফ ও ইগল পরিবহণের গাড়ি ছাড়ে। বাগেরহাট বাস স্ট্যান্ড থেকে রিকশা বা ইজিবাইকে করে ষাটগম্বুজ মসজিদে যাওয়া যায়। এছাড়া ঢাকা থেকে খুলনাগামী আন্তঃনগর ট্রেন সুন্দরবন এক্সপ্রেসে খুলনা এসে সেখান থেকে বাসে বা সিএনজি তে করে করে ষাট গম্বুজ মসজিদ যেতে পারবেন। খুলনা থেকে সময় লাগবে এক থেকে দেড় ঘন্টার মত। বাগেরহাটে থাকার জন্য তেমন ভাল ব্যবস্থা নেই, তবে মাঝারি মানের কিছু আবাসিক হোটেল আছে। রেল রোডে মমতাজ হোটেলে সুযোগ সুবিধা কম থাকলেও সেবার মান তুলনামূলক ভাল, তবে খরচ একটু বেশি। এছাড়া মমতাজ হোটেলের আশেপাশে অন্য হোটেলগুলোতেও থাকার জন্য খোঁজ নিয়ে দেখা ভালো। আর বাগেরহাট থেকে খুলনা কাছে, তাই খুলনা গিয়েও কোন আবাসিক হোটেলে থাকা যাবে। এখানে কিছু মোটামুটি মানের খাবার হোটেল রয়েছে তাই খাওয়ার জন্য বাসস্ট্যান্ড কিংবা দরগার কাছে হোটেলগুলোতে যাওয়া যেতে পারে। তবে অবশ্যই খাবারের মান ও দাম সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। সউল বা সিউল একটি রাজধানী শহর যা এশিয়া মহাদেশের অন্তর্গত। কোরীয় ভাষা হল দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি ভাষা। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার পর্যটনকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে দর্শনীয় স্থানগুলোতে চীন ও জাপানি ভাষার পাশাপাশি ইংরেজিতেও তথ্য প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সউল সাবওয়েতে চার ভাষায়ই তথ্য প্রদান করা হয়। জনসাধারণ এখনও ইংরেজি ভাষায় সহজ হতে পারেনি তবে সউল শহরের শিক্ষিত যুবসমাজ কথোপকথন চালানোর মত কমবেশি ইংরেজি পারে। দেশের প্রধান দুইটি বিমানবন্দর সউল শহর ঘেঁষেই অবস্থিত। ইনছন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও গিমপো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাথে পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই সরাসরি বিমান যোগাযোগ রয়েছে। সরাসরি বাস কিংবা ট্রেনে করে এই দুই বিমানবন্দর থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার যেকোন অঞ্চলে যাওয়া যায়। এছাড়াও দক্ষিণ কোরিয়ার শহরগুলোতে অবস্থিত অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরেও সরাসরি ফ্লাইটের ব্যবস্থা রয়েছে। সউল থেকে জেজু দ্বীপগামী বিমানে সংখ্যা অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের মধ্যে সর্বোচ্চ। সউলের সাথে দেশের অভ্যন্তরে যেকোন শহরে স্থলপথে যোগাযগের জন্য বাস ও ট্রেন উভয়ই জনপ্রিয়। দেশের গুরুত্বপূর্ন মেট্রো শহরের সাথে অত্যাধুনিক দ্রুতগতি সম্পন্ন ট্রেন লাইন রয়েছে। এই লাইনের টিকেটের দাম স্বাভাবিকভাবেই তুলনামূলকভাবে দামী। সাধারণ গতির ট্রেনের লাইন বিস্তৃত এবং ছোট বড় প্রায় সব শহরগামী। দুইটি প্রধান আন্তঃবাস টার্মিনাল রয়েছে সউল শহরে। ট্রেনের মত, বাসেরও রয়েছে রকমফের। সউলের সাথে অন্যান্য শহরের যাতায়াতের ক্ষেত্রে সাধারণ, ইকোনমি এবং প্রিমিয়াম তিন ধরনের বাস সার্ভিস উপলব্ধ। এক্ষেত্রে সেবার ভিন্নতা যাতায়াত সময়ের ক্ষেত্রে খুব একটি ভিন্নতা আনে না। সউল শহরের ভিতরে যাতায়াতের জন্য সাবওয়ে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় সেবা। শহর জুড়ে বাস সেবা থাকলেও সাবওয়ে অপেক্ষাকৃত দ্রুততর এবং বিস্তৃত। ইলেক্ট্রিক কার্ড বা টি-মানির মাধ্যমে বাস এবং সাবওয়ে উভয়তেই ভাড়া পরিশোধ করা যায়। বাসের ভাড়া নগদ ক্যাশে পরিশোধ করা সম্ভব হলেও সাবওয়ের টিকেট প্রতি স্টেশনে থাকা ভেন্ডিং মেশিন থেকে কিনতে হয়। টি-মানি বা ইলেক্ট্রিক কার্ডে ভাড়া পরিশোধে বিশেষ ছাড়ের সুবিধা আছে। মধ্যরাতে রাত্রীকালীন বাস ছাড়া সকল জনপরিবহন সেবা বন্ধ থাকে। সউল শহরের মধ্যে স্বল্প দূরত্বের যাতায়াতের জন্য বাইসাইকেল ভাড়া করা যায়। গুরুত্বপূর্ন বাসস্টপের পাশেই থাকা সারিবদ্ধ বাইসাইকেল থেকে ইলেক্ট্রিক কার্ড (যা আঞ্চলিকভাবে টি-মানি কার্ড নামে পরিচিত) দিয়ে বাইসাইকেল ভাড়া করা যায়। সড়কের পাশে ফুটপাথ সংলগ্ন বাইসাইকেল চলার জন্য আলাদা রাস্তা নকশা করা আছে। চীন থেকে ইনচন বন্দরে সরাসরি ফেরির প্রচলন আছে। বর্তমানে জাপান থেকে সউলে সরাসরি কোন ফেরির যাতায়াত নেই। সউল শহর থেকে বুসান শহরে যাতায়াতের জন্যও ফেরি ব্যবস্থা থাকলেও তা অতটা প্রচলিত নয়। কোরিয়ান সামাজিক জীবনযাপনের অবিচ্ছেদ্য অংশ খাদ্য। বেশিরভাগ রেস্তোরাঁতেই ইংরেজি মেনু সহজলভ্য নয়। এক্ষেত্রে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েই পার পাওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে রেস্তোরাঁর সহযোগিরা যথেষ্ট সাহায্য করে। খাবারের খরচ মোটামুটি ৫ হাজার কোরিয়ান ওন থেকে শুরু হয়। প্রধান খাবারের সাথে একাধিক সাইড ডিস পরিবেশিত হয়। কোরিয়ান খাবার ছাড়াও জাপানি খাবার বেশ সহজলভ্য। সউল শহরে চমৎকার সুশি ও সাশিমি পাওয়া যায়। কিছু চীনের রেস্তোরাঁ থাকলেও এগুলোর খাবার অনেকটাই কোরিয়ান ঢঙে তৈরি। বেশ কিছু চেইন স্টোর ছাড়াও স্বাধীন বেকারিও কম বেশি দেখা যায়। ২৪ঘন্টাই কোরিয়ান রাস্তার পাশের খাবার বা স্ট্রীট ফুড পাওয়া যায়। এছাড়াও কনভেনিয়েন্ট স্টোরগুলোও ২৪ ঘন্টাই খোলা থাকে। এক্ষেত্রে ফাস্ট ফুড চেইন স্টোরগুলোও কম যায় না। হোংদে এবং শিনছন এলাকায় রাতের সউল শহর প্রাণবন্ত হয়ে উঠে। অবশ্য ইতেওয়ান অঞ্ছলে গেলে আন্তর্জাতিক একটি প্রভাব লক্ষ করা যায়। পাশ্চাত্য ধরণার পানীয় ও খাদ্য এখানে সহজলভ্য। রাতের সউল অনেকটাই সোজুর উপর নির্ভরশীল। সোজু হচ্ছে কোরিয়ার স্থানীয় এলকোহল। এটি বিভিন্ন ফলের স্বাদে পাওয়া যায়। হোংদে শিনছন অঞ্চলের পশ্চিমে এবং সউল শহরে উত্তর-পূর্বের জংনু এলাকা অঘোষিতভাবে ব্যাকপ্যাক এলাকা। হাটা দূরত্বের মাঝে দোংদেমুন বাজার। এখান থেকে বাসে করে ৯ হাজার ওনে ইনছন এয়ারপোর্টে যাওয়া যায়। হোংসে, ইতেওয়ান, মিয়ংদোং এবং জংনু এলাকায় কম খরচে রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা রয়েছে। গ্যাংনাম খুব সম্প্রতি এই তালিকার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, বিশেষ করে গ্যাংনাম স্টাইল গানের মাধ্যমে এই এলাকার পরিচিত বেড়েছে। ইম্পেরিয়াল প্যালেস হোটেল, দ্য পার্ক হিয়াত সউল এবং দ্য রিতজ-কার্লটন সউল গ্যাংনামে অবস্থিত নামীদামী হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম। সন্দ্বীপের নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন জনের কাছে বিভিন্ন মতামত শোনা যায়। কারও কারও মতে বার আউলিয়ারা চট্টগ্রাম যাত্রার সময় এই দ্বীপটি জনমানুষহীন অবস্থায় আবিস্কার করেন এবং নামকরণ করেন 'শুণ্যদ্বীপ যা পরবর্তীতে 'সন্দ্বীপে' রুপ নেয়। ইতিহাসবেত্তা বেভারিজের মতে চন্দ্র দেবতা 'সোম' এর নামানুসারে এই এলাকার নাম 'সোম দ্বীপ' হয়েছিল যা পরবর্তীতে 'সন্দ্বীপে' রুপ নেয়। কেউ কেউ দ্বীপের উর্বরতা ও প্রাচুর্যের কারণে দ্বীপটিকে 'স্বর্ণদ্বীপ' আখ্যা প্রদান করেন। উক্ত 'স্বর্ণদ্বীপ' হতে 'সন্দ্বীপ' নামের উৎপত্তি হয়েছে বলেও ধারণা করা হয়। দ্বীপের নামকরণের আরেকটি মত হচ্ছে পাশ্চাত্য ইউরোপীয় জাতিগণ বাংলাদেশে আগমনের সময় দূর থেকে দেখে এই দ্বীপকে বালির স্তুপ বা তাদের ভাষায় 'স্যান্ড-হীপ Sand-Heap) নামে অভিহিত করেন এবং তা থেকে বর্তমান 'সন্দ্বীপ' নামের উৎপত্তি হয়। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী সন্দ্বীপ উপজেলার জনসংখ্যা ২,৭৮,৬০৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,২৮,৬৫৬ জন এবং মহিলা ১,৪৯,৯৪৯ জন। ভ্রমণের আদর্শ সময় শীতকাল। বছরের বাকিটা সময় জলপথ বেশ উত্তাল থাকে। সন্দ্বীপ যেতে সড়কপথে ঢাকা-চট্টগ্রামগামী যেকোন দূরপাল্লার বাসে যেতে হবে। নামতে হবে কুমিরা। আপনার বাসকে কুমিরা স্টিমার ঘাট যাবার স্ট্যান্ডে নামিয়ে দিতে বলুন। সেখান থেকে অটো বা রিক্সায় করে যেতে হবে কুমিরা স্টিমার ঘাটে। এখান থেকে যেতে হবে জলপথে সন্দ্বীপ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাট। মূল ভূখণ্ড থেকে সন্দ্বীপে যাওয়ার একমাত্র পথ এই জলপথ। কুমিরা স্টিমার ঘাট থেকে সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাটের যাওয়ার দ্রুততম উপায় স্পিড বোট। যেতে সময় লাগে আধা ঘণ্টার মত, ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ৩০০ টাকা। স্পিড বোটের জন্য আপনাকে প্রথমে লাইন ধরে সিরিয়াল নিতে হবে। এরপর মূল ঘাটে গিয়ে অপেক্ষা করতে হবে আপনার সিরিয়াল অনুযায়ী স্পিড বোটে উঠার জন্য। এছাড়াও সময়ে সময়ে ট্রলার ছেড়ে যায় কুমিরা স্টিমার ঘাট থেকে, যাতে যেতে বেশ সময় লাগে। সন্দ্বীপের ভেতর অভ্যন্তরীণ ভ্রমণে ব্যবহার করুন ভাড়ায় চালিত সিএনজি। সন্দ্বীপে দিনে গিয়ে দিনে ফেরার ভ্রমণ পরিকল্পনা করা যেতে পারে। আবার একরাত সন্দ্বীপে থাকার পরিকল্পনাও করা যেতে পারে। দিনে গিয়ে দিনে ফিরতে চাইলে ঢাকা হতে আগের রাতে যথাসম্ভব আগের বাসে উঠতে হবে। সকাল সকাল কুমিরা স্টিমার ঘাট পৌঁছে সন্দ্বীপ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে সন্দ্বীপ ভ্রমণ করুন। আবার বিকাল বিকাল মূল ভূখণ্ডে ফিরে আসুন এবং সীতাকুণ্ড হতে ঢাকার বাস ধরুন। সন্দ্বীপে একদিনের ভ্রমণে অবশ্যই দিনের ভেতর মূল ভূখণ্ডে ফেরত আসুন, শেষ স্পিড বোট ছাড়ার সময়সূচি জেনে তারপর ভ্রমণ করুন। এছাড়া চট্টগ্রাম বা সীতাকুণ্ড ভ্রমণ করেও সন্দ্বীপকে ভ্রমণের তালিকায় রাখতে পারেন। * কুমিরা স্টিমার ঘাটের আশেপাশে চোখে পড়বে জাহাজ ভাঙ্গা শিল্প। কুমিরা স্টিমার ঘাট ছেড়ে যাবার ও ফিরে আসার সময় চোখে পড়বে সীতাকুণ্ড রেঞ্জের পাহাড়গুলো। * সন্দ্বীপে মরিয়ম বিবি সাহেবানী মসজিদ। * সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাটের প্রাকৃতিক পরিবেশ- ম্যানগ্রোভ বেষ্টনী। এবং বিশেষভাবে সন্দ্বীপের পশ্চিম পাড়ের প্রাকৃতিক পরিবেশ, সন্দ্বীপ ভ্রমণের বেশি সময় এখানেই অতিবাহিত করতে পারেন। সন্দ্বীপের মূল শহর এলাকা এনাম-নাহার মোড়ে রয়েছে ২/১ টি হোটেল। এছাড়াও আরও এগিয়ে সেনেরহাট এলাকায় রয়েছে একটি উন্নত মানের হোটেল। এছাড়া অনুমতি নিয়ে থাকতে পারেন উপজেলা পরিষদের ডাক বাংলোতে (মাহমুদুর রহমান ফোন|+৮৮০১৮১১৩৪১৭২২ । সেনেরহাটে, উপজেলা পরিষদের ডাক বাংলোর আশেপাশে মোটামুটি মানের কয়েকটি খাবার হোটল রয়েছে (যেমন: সোহরাবের হোটেল)। সন্দ্বীপের মোড়ে মোড়ে পাওয়া যায় সিঙ্গারা। সন্দ্বীপে বিদ্যুতের সমস্যা রয়েছে। স্পিড বোটে জলপথে ভ্রমণের সময় অবশ্যই বোটে রাখা লাইফ জ্যাকেট পরিধান করুন। অনেক সময় আবহাওয়ার কারণে নৌযান চলাচল বন্ধ থাকে। এজন্য হাতে বাড়তি একদিন সময় নিয়ে ভ্রমণ করতে চেষ্টা করুন। সহস্রধারা ঝর্ণা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলায় অবস্থিত। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার চন্দ্রনাথ রির্জাভ ফরেস্ট ব্লকের চিরসবুজ বনাঞ্চল সমৃদ্ধ সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে সহস্রধারা ঝর্ণাটি অবস্থিত। ইকোপার্কটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৫ কি.মি. উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং রেলপথের পূর্ব পাশে অবস্থিত। বর্ষাকাল ব্যতীত বছরের অন্যান্য সময় এই ঝর্ণায় পানি কম থাকে। ইকোপার্কের মূল গেট থেকে ইটবিছানো পথ ধরে পাঁচ কিলোমিটার গেলে ঝর্ণাটির দেখা মেলে। ঝর্ণাটির খুব কাছে সুপ্তধারা ঝর্ণা নামে আরেকটি ঝর্ণা আছে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের পথে বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্স সহ বিভিন্ন কোম্পানীর বিমান আছে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম আসতে বিমানে ৫০ মিনিট সময় নেয়। চট্টগ্রামে নানান ধরনের হোটেল আছে। থাকার জন্য নিচে কয়েকটি হোটেলে নাম দেয়া হল। * হোটেল প‌্যারামাউন্ট, স্টেশন রোড, চট্টগ্রাম, ☎ ০৩১-২৮৫৬৭৭১, ০১৭১-৩২৪৮৭৫৪ * হোটেল এশিয়ান এসআর, স্টেশন রোড, চট্টগ্রাম, ☎ ০১৭১১-৮৮৯৫৫৫ * হোটেল সাফিনা, এনায়েত বাজার, চট্টগ্রাম, ☎ ০৩১-০৬১৪০০৪ * হোটেল নাবা ইন, রোড ৫, প্লট-৬০, ও,আর নিজাম রোড, চট্টগ্রাম, ☎ ০১৭৫৫ ৫৬৪৩৮২ * হোটেল ল্যান্ডমার্ক, ৩০৭২ শেখ মুজিব রোড, আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম, ☎ ০১৮২-০১৪১৯৯৫, ০১৭৩১-৮৮৬৯৯৭ প্রায় হাজার ফুট উঁচু পাহাড় চূড়ায় নান্দনিক ও আধুনিক বিলাসবহুল এই রিসোর্টে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। সাইরু হিল রিসোর্টে সড়ক পথে এবং আংশিক আকাশ পথে আসা যায়। শুরুতে বান্দরবন আসতে হবে। আভ্যন্তরীণ বিমান সংথ্যার বাংলাদেশ বিমান, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার সহ বিভিন্ন আন্কর্জাতিক বিমান ঢাকা থেকে সরাসরি চট্রগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করছে। আকাশপথে চট্রগ্রাম বিমানবন্দরে এসে সড়ক পথে বান্দরবান যেতে হয়। চট্টগ্রাম এবং রাজধানী শহর ঢাকা থেকে বিভিন্ন সড়ক মাধ্যমে বান্দরবন শহরে আসা যায়। বাস যোগে চট্টগ্রাম এবং ঢাকা থেকে সরাসরিভাবে আসা যায়। তবে ভেঙে আসলে বিমান, ট্রেন, বাস, পছন্দসই যেকোনো মাধ্যম বেছে নেওয়া যেতে পারে। চট্টগ্রাম এবং ঢাকা থেকে বান্দরবান রুটে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, সেন্টমার্টিন, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দরবনের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। শীতাতপ (এসি) ও সাধারণ (ননএসি) প্রতি জন ভাড়া ১০০ থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম এসে তারপর চট্রগ্রামের বিআরটিসি টার্মিনাল, দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড, একেখান বাস স্ট্যান্ড থেকে ১০০-৩০০ টাকায় বাস ভাড়ায় বান্দরবন আসা যায়। চট্রগ্রাম থেকে ভাড়া গাড়ীতে (প্রাইভেট কার, মাইক্রো) ২৫০০-৩৫০০ টাকায় বান্দরবন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর প্রভাতি কিংবা মহানগর গোধূলি ট্রেনে করে চট্রগ্রাম আসা যায়। শ্রেণী ভেদে ট্রেন ভাড়া ৩৫০ থেকে ১৫০০ টাকা। চটগ্রাম এসে উপরে নিয়মে বান্দরবান যেতে হবে। বান্দরবান শহর থেকে জীপ/চান্দের গাড়ি কিংবা সিএনজি দিয়ে সরাসরি সাইরু হিল রিসোর্টে যাওয়া যায়। ৪৫মিনিট থেকে ১ঘণ্টার এই যাত্রার রিজার্ভ জীপ এর ভাড়া ২০০০-২৫০০ টাকা এবং সি এন জি ভাড়া ৮০০-১২০০ টাকা। সাইরুতেই নিজস্ব খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। পছন্দমতো বিভিন্ন খাবার খাওয়া যাবে। এছাড়াও রয়েছে আদিবাসীদের বিশেষ খাবার। স্বাদের ব্যাম্বো চিকেনের স্বাদ নিতে চাইলে সেটাও মিলবে এখানে। সাইরু রিসোর্টে ভোজন এবং রাত্রিযাপন দুটোই বিলাসি মূল্যে পরিবেশিত হয়। রাত্রিযাপনের জন্যে রয়েছে ৪ ধরণের এবং বিভিন্ন মানের ২০টি কটেজ, যেখান থেকে চিম্বক প্রকৃতির দৃশ্য উপভোগের সুযোগ সহ নানাবিধ সুবিধা রয়েছে। দিনপ্রতি ভাড়া ১০,০০০ থেকে ১৭,০০০ টাকা। বিভিন্ন উপলক্ষকালীন সময়ে ১০-৫০% ছাড়ের ব্যবস্থা থাকে। * সর্বোচ্চ ২ জন থাকা যাবে, সাথে ৮ বছরের ছোট ২ জন শিশু থাকতে পারবে। * কিং সাইজ বেড সহ ৬০০ স্কয়ার ফিটের কক্ষ। * বাড়তি বিছানা নেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে, এই বাড়তি মূল্য ১৫০০ টাকা। * দম্পতি কিংবা পারিবার থাকার সুযোগ। * শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত এইসব কক্ষে রয়েছে সংযুক্ত স্নানকক্ষ, ব্যাক্তিগত বারান্দা এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। * সর্বোচ্চ ২ জন থাকা যাবে, সাথে ৮ বছরের ছোট ২ জন শিশু থাকতে পারবে। * কিং সাইজ বিছানা সহ ৫৭০ স্কয়ার ফিটের কক্ষ। * বাড়তি বিছানা নেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে, এই বাড়তি মূল্য ১৫০০ টাকা। * দম্পতি কিংবা পারিবার থাকার সুযোগ। * শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত এইসব কক্ষে রয়েছে সংযুক্ত স্নানকক্ষ, ব্যাক্তিগত বারান্দা এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। * সাঙ্গু নদীর দৃশ্য দেখার ব্যবস্থা সম্পন্ন ছাদ ;সাঙ্গু ভিউ, বারান্দা সহ (১৩,০০০ টাকা/প্রতিরাত) * সর্বোচ্চ ৩ জন থাকা যাবে, বাড়তি বিছানা নেওয়ার ব্যবস্থা নেই। * ১টি সিঙ্গেল বিছানা, ১টি বাঙ্ক বিছানা সহ ৩৪০ স্কয়ার ফিটের কক্ষ। * শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত এইসব কক্ষে রয়েছে সংযুক্ত স্নানকক্ষ, ব্যাক্তিগত বারান্দা এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। ; সাঙ্গু ভিউ (১১,০০০ টাকা/প্রতিরাত) * সর্বোচ্চ ৩ জন থাকা যাবে, বাড়তি বিছানা নেওয়ার ব্যবস্থা নেই। * ১টি সিঙ্গেল বিছানা, ১টি বাঙ্ক বিছানা সহ ৩৪০ স্কয়ার ফিটের কক্ষ। * শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত এইসব কক্ষে রয়েছে সংযুক্ত স্নানকক্ষ, ব্যাক্তিগত বারান্দা এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। রাঙ্গামাটি চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলের একটি জনপ্রিয় শহর পার্বত্য চট্টগ্রাম চট্টগ্রাম বিভাগের এই এলাকা পাহাড় ও উপত্যকায় পূর্ণ বলে এর নামকরণ হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম। কক্সবাজার বিশ্বের দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্র সৈকত সেন্টমার্টিন বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ [[খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে সাজেকের দূরত্ব প্রায় ৭০ কিলোমিটার। আর দীঘিনালা থেকে প্রায় ৪৯ কিলোমিটার। রাঙামাটি থেকে নৌপথে কাপ্তাই হয়ে এসে অনেক পথ হেঁটে সাজেক যাওয়া যায়। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও এর যাতায়াত সুবিধা খাগড়াছড়ি থেকে। খাগড়াছড়ি শহর অথবা দীঘিনালা হতে স্থানীয় গাড়িতে জিপ গাড়ি, সি.এন.জি, মটরসাইকেল করে সাজেকে যাওয়াই হচ্ছে বর্তমানে সবচেয়ে সহজ ও জনপ্রিয় মাধ্যেম। এক্ষেত্রে পথে পরবে ১০ নং বাঘাইহাট পুলিশ ও আর্মি ক্যাম্প । সেখান থেকে ভ্রমণরত সদস্যদের তথ্য দিয়ে সাজেক যাবার মূল অনুমতি নিতে হবে। একে আর্মি এসকর্ট বলা হয়। আর্মিগণের পক্ষ থেকে গাড়িবহর দ্বারা পর্যটকদের গাড়িগুলোকে নিরাপত্তার সাথে সাজেক পৌছে দেয়া হয়। দিনের দুইটি নির্দিষ্ট সময় ব্যতীত আর্মি ক্যাম্পের পক্ষ হতে সাজেক যাওয়ার অনুমতি দেয়া হয় না। পর্যটকদের সর্বাধিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্যই এই নিয়ম অনুসরণ করা হয়। সাজেকগামী জিপ গাড়িগুলো স্থানীয়ভাবে চান্দের গাড়ি নামে পরিচিত। সাজেক যাওয়ার পথে বাঘাইহাটে হাজাছড়া ঝর্ণা অবস্থিত। অনেক পর্যটকগণ মূল রাস্তা হতে সামান্য ট্রেকিং করে গিয়ে ঝর্ণাটির সৌন্দর্য উপভোগ করে থাকেন। | খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক যাওয়া আসা ৬,০০০ | খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক যাওয়া আসা ও ১ রাত্রি যাপন ৭,৭০০ | খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক যাওয়া আসা ও ২ রাত্রি যাপন ৯,৬০০ | খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক যাওয়া আসা ও ১ রাত্রি যাপন এবং রিছাং ঝর্ণা, আলুটিলা গুহা ও জুলন্ত ব্রিজ ভ্রমণ ৯,০০০ | খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক যাওয়া আসা ও ২ রাত্রি যাপন এবং রিছাং ঝর্ণা, আলুটিলা গুহা ও জুলন্ত ব্রিজ ভ্রমণ ১১,৪০০ সাজেকগামী রাস্তা পাহাড়ী বলে, পাহাড়ী রাস্তায় গাড়ি চালানো অভিজ্ঞতা বিহীন চালকদের নিয়ে না যাওয়াই উত্তম। এক্ষেত্রে স্থানীয় জিপ গাড়ি চান্দের গাড়ি ভাড়া করার পরামর্শ দেয়া হয়। সাজেকে পানি কিছুটা অপ্রতুল। সাজেকে এখন বিদ্যুৎ সংযোগ বেশ চমৎকার। মাত্র দু'টি অপারেটরে মোবাইল নেটওয়ার্ক পাবেন এখানে। সাজেকের আদিবাসীগণ অত্যন্ত বন্ধুসুলভ, তাই পর্যটকদেরকেও আদিবাসীদের সাথে সুলভ আচরণ করার ও আদিবাসীদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, পোশাক ইত্যাদি নিয়ে কোনো প্রকার বিরূপ মন্তব্য না করার অনুরোধ করা হয়। নিজস্ব নিরাপত্তা নিশ্চিত রাখতেই পর্যটকদের বিজিবি প্রদত্ত পরামর্শগুলো মেনে চলা বাঞ্ছনীয়। ব্রিটিশ শাসনামলে প্রশাসনিক ও বিচার কাজের সুবিধার্থে এখানে আদালত ভবন স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেওয়ায় বর্তমানে অবস্থিত সাতকানিয়া-বাঁশখালী আদালত ভবনের নামে জনৈক পেঠান নামক এক জমিদার ৭ কানি ভূমি (২৮০ শতক) সরকারকে দান করেন। তখন থেকে এ উপজেলার নাম সাতকানিয়া হয় মর্মে জনশ্রুতি আছে। উল্লেখ্য তখন থেকে বাঁশখালী, লোহাগাড়া ও সাতকানিয়া উপজেলা নিয়ে গঠিত অংশ সাতকানিয়া সার্কেল নামে পরিচিত ছিল। সার্কেলকে উন্নীত করে প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের স্বার্থে আলাদা উপজেলা তৈরি করা হয়। এর ফলে ১৯৮৩ সালে সাতকানিয়া উপজেলা একটি স্বতন্ত্র উপজেলা হিসেবে পরিগণিত হয়। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী সাতকানিয়া উপজেলার জনসংখ্যা ৩,৮৪,৮০৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৯০,৯৪১ জন এবং মহিলা ১,৯৩,৮৬৫ জন। এ উপজেলার ৮৯% মুসলিম, ১০% হিন্দু এবং ১% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। এ উপজেলায় মগ আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে। চট্টগ্রাম শহরের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে যে কোন বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সাতকানিয়া উপজেলায় যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম নগরীর বটতলী অথবা ষোলশহর রেলস্টেশন থেকে দোহাজারীগামী রেলযোগে দোহাজারী পর্যন্ত গিয়ে সেখান থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সাতকানিয়া যেতে পারেন। বায়তুল ইজ্জত বর্ডার গার্ড ট্রেনিং সেন্টার চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কের কেরানীহাট থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে বায়তুল ইজ্জত বর্ডার গার্ড ট্রেনিং সেন্টারে আসা যায়। দারোগা মসজিদ ও ঠাকুর দীঘি কেরানীহাট থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণে সড়ক সংলগ্ন পশ্চিম পাশে অবস্থিত। বাস, সিএনজি চালিত অটোরিক্সা বা রিক্সাযোগে যাওয়া যায়। মির্জাখীল দরবার শরীফ কেরানীহাট হতে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সাতকানিয়া ডলুব্রীজ, তারপর আবার সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। মাজের মসজিদ কেরানীহাট হতে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সাতকানিয়া মোটরস্টেশন, তারপর রিক্সা যোগে বা পায়ে হেঁটে যাওয়া যায়। মক্কার বলি খেলার মাঠ কেরানীহাট হতে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সাতকানিয়া ডলুব্রীজ, তারপর আবার সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে দেওদীঘি হয়ে মাদার্শা ইউনিয়নের মক্কার বলি খেলার মাঠে যাওয়া যায়। কাজীর জামে মসজিদ সাতকানিয়া উপজেলা থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা বা বাস যোগে ১৫-২৫ টাকা ভাড়ায় ফুলতলা স্টেশন তথা কাজীর জামে মসজিদ গেইট। ছদাহা মৌলভী পাড়া জামে মসজিদ এবং মৌলানা আবুল খায়ের শাহ (রহ দরগাহ সাতকানিয়া কেরানীহাট থেকে সিএনজি অটোরিক্সা নিয়ে ১০০ টাকায় সহজে যাওয়া যায়। এছাড়াও এ উপজেলার অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে: * কেঁওচিয়া বন গবেষণা প্রকল্প * সাঙ্গু নদীর পাড় ও বৈতরণী-শীলঘাটার পাহাড়ী এলাকা * আমিলাইশ বিল ও চরাঞ্চল * আনিস বাড়ি জামে মসজিদ সাতকানিয়া পৌরসভা এলাকার যে কোন হোটেলে সুলভ মূল্যে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। সাতকানিয়া পৌরসভা এলাকার যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারেন। রাজধানী ঢাকা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব ২৪০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়িতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা জেলায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস সাতক্ষীরার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে পর্যটক পরিবহন, ঈগল পরিবহন দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সুন্দরবন সার্ভিস প্রা: লি দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। সাত্তার মোড়লের স্বপ্নবাড়ি সাতক্ষীরা শহর থেকে ৩৪ কিলোমিটার দূর কালীগঞ্জ। উপজেলা সদর থেকে আরও প্রায় ১২ কিলোমিটার। প্রবাজপুর মসজিদ সাতক্ষীরা থেকে মুকুন্দপুর, মুকুন্দপুর থেকে প্রায় ২ মাইল পূর্বে যমুনা-ইছামতি নদীর পূরান তীরবর্তী এলাকায় প্রবাজপুর গ্রামে মসজিদটি রয়েছে। মুকুন্দপুর, সাতক্ষীরা। চেড়াঘাট কায়েম মসজিদ শহর থেকে আনুমানিক দুরত্ব ২৫ কিলোমিটার। রাস্তার নাম তালা -পাইকগাছা সড়ক। স্পটে পৌছানোর ব্যয় ৩৫ টাকা। ভ্রমণের জন্য পাওয়া যায় বাস, বেবী টেক্সি রিকসা, ভ্যান। রাত্রি যাপনের জন্যে সাতক্ষীরায় বেশকিছু ভাল মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। | হোটেল সীমান্ত মোঃ মুজিবর রহমান ৮৮০১৮১৬২৭৫৭৬২ | হোটেল সম্রাট প্লাজা মোঃ বশির আহমেদ ৮৮০১৭৬৮৯৬৪৯৭১ | সংগ্রাম আবাসিক হোটেল মোঃ বশির আহমেদ ০১৭১২৯২৯৪৯৫, ০৪৭১-৬৩৫৫১ | হোটেল মোজাফফার গার্ডেন এণ্ড রিসোর্ট কে এম খায়রুল মোজাফফার (মন্টু ৮৮০১৭১৯৭৬৯০০৯ | হোটেল হাসান মোঃ আব্দুল বারি ০১৭৪০৬৫০৫০২ | হোটেল আল-কাশেম ইন্টারন্যাশনাল মোঃ তাহমিদ সাহেদ চয়ন ০৪৭১-৬৪৪২২, ০১১৯০৯৪৯৮০২ | পাতাল হোটেল জি,এম আব্দুর রহমান ৮৮০১৮২৩৬৪৭৪৬২ | সাতক্ষীরা আবাসিক হোটেল মোঃ আব্দুল গফুর গাজী ৮৮০১৭১৮৪০৫০১৩ | হোটেল টাইগার প্লাস মীর তাজুল ইসলাম ৮৮০১৭৭৪৯৯৯০০০,০৪৭১-৬৪৭৮৪ | পদ্মা আবাসিক হোটেল মোঃ বেল্লাল হোসেন ৮৮০১৯১৬১১৯৩৭৪ * ওসি, আশাশুনিঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৪৭ * ওসি, কালিগঞ্জঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৪৪; * ওসি, শ্যামনগরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৪৫; * ওসি, সাতক্ষীরা সদরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৪১। এই উদ্যানটিতে সাতটি পাহাড়ি ছড়া (সরু নদী) আছে, এখান থেকেই এর নামকরণ সাতছড়ি (অর্থ: সাতটি ছড়াবিশিষ্ট) হয়েছে। এর পূর্বনাম ছিলো "রঘুনন্দন হিল রিজার্ভ ফরেস্ট"। প্রায় ২৪৩ হেক্টর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত সাতছড়ি বন রঘুনন্দন পার্বত্য বনভূমির অংশ। জুম চাষ করতে করতে এক সময় রঘুনন্দন পাহাড়ের বনভূমি শেষ হয়ে গেলে ১৯০০ সালের দিকে কাঠ উৎপাদনের জন্য এখানে প্রচুর গাছ লাগান হয়। ১৯১৪ সালে সংরক্ষিত বনভূমি হিসেবে এই পাহাড়ি এলাকা তালিকাভূক্ত হয়। ২০০৫ সালে এর নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চল নিয়ে জাতীয় উদ্যানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উদ্যানের কাছাকাছি ৯টি চা বাগান আছে; পশ্চিম দিকে সাতছড়ি চা বাগান এবং পূর্ব দিকে চাকলাপুঞ্জি চা বাগান অবস্থিত। উদ্যানের অভ্যন্তরভাগে টিপরা পাড়ায় একটি পাহাড়ী উপজাতির ২৪টি পরিবার বসবাস করে। এই ক্রান্তীয় ও মিশ্র চিরহরিৎ পাহাড়ী বনভূমি ভারতীয় উপমহাদেশ এবং ইন্দো-চীন অঞ্চলের সংযোগস্থলে অবস্থিত। সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে রয়েছে প্রায় ২০০’রও বেশি গাছপালা। উল্লেখযোগ্য বৃক্ষের মধ্যে কাঁকড়া, হারগাজা, হরিতকি, লটকন, আমড়া, গামার, কাউ, শাল, সেগুন, আগর, গর্জন, চাপালিশ, পাম, মেহগনি, কৃষ্ণচূড়া, ডুমুর, জাম, জামরুল, সিধাজারুল, আওয়াল, মালেকাস, ইউক্যালিপটাস, আকাশমনি, বাঁশ, বেত-গাছ ইত্যাদির নাম করা যায়। এছাড়া আরও রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষরাজি ও নাম না-জানা অসংখ্য লতাপাতা। সড়কপথে ঢাকা হতে প্রথমে মাধবপুর বা শায়েস্তাগঞ্জ বা হবিগঞ্জ যেতে হবে; তারপর সেখান থেকে সাতছড়ি বনে যেতে হবে। সড়কপথে ঢাকা হতে মাধবপুরের দূরত্ব ১২০ কিলোমিটার, শায়েস্তাগঞ্জের দূরত্ব ১৬৫ কিলোমিটার এবং হবিগঞ্জের দূরত্ব ১৬৩ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে মাধবপুরের নয়াপাড়া স্টেশনের দূরত্ব ১৮৩ কিলোমিটার এবং শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার। মাধবপুর বা শায়েস্তাগঞ্জ বা হবিগঞ্জ এসে সেখান থেকে সিএনজি অটো রিক্সায়, বাসে, হিউম্যান হলার, ম্যাক্সিতে চুনারুঘাট আসতে হয়। * মাধবপুর থেকে সাতছড়ি বনে আসার জন্য ভাড়া হবেঃ সিএনজিতে ৫০০ ৮০০ রিজার্ভ করে আসা-যাওয়া); মাইক্রোবাস ২,৫০০ ৪,০০০ রিজার্ভ করে আসা-যাওয়া)। * শায়েস্তাগঞ্জ থেকে সাতছড়ি বনে আসার জন্য ভাড়া হবেঃ সিএনজিতে ৫০০ ৮০০ রিজার্ভ করে আসা-যাওয়া); মাইক্রোবাস ২,৫০০ ৪,০০০ রিজার্ভ করে আসা-যাওয়া)। * হবিগঞ্জ থেকে সাতছড়ি বনে আসার জন্য ভাড়া হবেঃ সিএনজিতে ৫০০ ৮০০ রিজার্ভ করে আসা-যাওয়া); মাইক্রোবাস ২,৫০০ ৪,০০০ রিজার্ভ করে আসা-যাওয়া)। * এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ২০০ টাকা। * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৩৭০ টাকা। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে (কোন বন্ধ নেই); * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে (শুক্রবার বন্ধ)। ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে ঢাকা হতে মাধবপুরের নয়াপাড়া আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫০ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৬৫ টাকা; * শোভন চেয়ার ১৯৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৬০ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৩৯০ টাকা; * এসি সীট ৪৪৯ টাকা এবং * এসি বাথ ৬৭৩ টাকা। ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; * শোভন চেয়ার ২১৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; * এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং * এসি বাথ ৭৩১ টাকা। এখানে সরাসরি বিমানে আসার কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়ক বা রেলপথে মাধবপুর বা শায়েস্তাগঞ্জ আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; ঢাকা থেকে বা হবিগঞ্জ শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। ইকো ট্যুর গাইডের সাহায্য নিয়ে জীব বৈচিত্র্যে ভরপুর সাতছড়ি উদ্যানে হাইকিং করা যায়। মধ্য দিয়ে প্রবাহিত ছড়ায় বর্ষায় পানি এলেও তা শুকিয়ে যায় অন্য সময়। তবে ছড়াগুলোর মধ্যে প্রাকৃতিক দুধের ন্যায় সাদা বালু, এর ওপর হেঁটে যেতে পারবেন। উদ্যানের শেষ প্রান্তের চা বাগানগুলো ভ্রমণ করতে পারেন। উদ্যানের অভ্যন্তরভাগে থাকা টিপরা পাড়ায় বেড়িয়ে আসতে পারেন। পর্যটকদের ঘুরে বেড়ানোর জন্য সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে ৩টি হাঁটা পথ আছে। একটি আধা ঘণ্টার, আরেকটি এক ঘণ্টার এবং অন্যটি তিন ঘণ্টার পথ। আধা ঘণ্টা হাঁটা পথের শুরু সাতছড়ি রেঞ্জ কার্যালয়ের প্রবেশ মুখে। প্রধান রাস্তার পাশে ‘ওয়াইল্ডারনেস এরিয়া’ চিহ্নিত সড়কের দক্ষিণ দিক থেকে এ পথের শুরু; চক্রাকারে ঘুরে আবার একই জায়গায় এসে পথের শেষ হয়েছে। প্রায় এক কিলোমিটার দীর্ঘ এ পথে একটি মরা শুকনা নদী অতিক্রম করা ছাড়া বাকি পথ ঘাসে ঢাকা। এ পথেই রয়েছে সাতছড়ি উদ্যানের ভেতরে একমাত্র ত্রিপুরা বা টিপরা আদিবাসীপাড়া। এই আধা ঘণ্টার পথের শুরুতে ডান দিকের প্রথম বাঁক ঘুরলেই চলে যাওয়া যায় টিপরা পাড়ায়। আর বাঁক না ঘুরে আরও কিছুটা পথ এগিয়ে দ্বিতীয় বাঁক ঘুরলেই এক ঘণ্টার পথের শুরু। তিন ঘণ্টার হাঁটা পথটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৬ কিলোমিটার। অন্য দু’পথের পাশ থেকেই এর শুরু। আর পূর্ব দিকের চাকলাপুঞ্জি চা বাগানের কাছাকাছি প্রধান সড়কে এসে শেষ হয়েছে। শুকিয়ে যাওয়া পানির ধারা থেকে তৈরি হয়েছে বেশিরভাগ পথ। উল্লুক, চশমা হনুমান, মুখপোড়া হনুমানসহ নানান রকম পাখির দেখা মিলতে পারে এ পথে। ১ অক্টোবর থেকে ৩০ এপ্রিল হল এই উদ্যানে বেড়াতে আসার সর্বোৎকৃষ্ট সময়। সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে প্রবেশের জন্য প্রাপ্ত বয়স্ক জনপ্রতি ২০ টাকা, অপ্রাপ্ত বয়স্ক ও ছাত্র জনপ্রতি ১০ টাকা, বিদেশীদের জন্য ৫ আমেরিকান ডলারের সমমূল্যের টাকার টিকিট লাগে। উদ্যানের বনভোজন কেন্দ্র ব্যবহার করতে চাইলে জনপ্রতি খরচ ১০ টাকা। এছাড়া গাড়ি, জিপ ও মাইক্রোবাস পার্কিং ২৫ টাকা। উদ্যানের নির্ধারিত গাইড সেবার খরচ প্রতি ঘণ্টায় ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা। নিসর্গের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এই বনে বিভিন্ন শৌখিন দ্রব্যাদিও বিক্রয় হয়। * সুরমা চা বাগান তেলিয়াপাড়া; * মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সৌধ তেলিয়াপাড়া; * শাহ সোলেমান ফতেহগাজী-এর মাজার শাহজীবাজার; * শাহজীবাজার তাপ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র শাহজীবাজার; * শাহজীবাজার রাবার বাগান শাহজীবাজার। চুনারুঘাটের স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। এই এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। উন্নতমানের হোটেলের জন্য আসতে হবে মাধবপুরে; এখানে রয়েছেঃ সাতছড়ি বনে বনবিভাগের একটি বিশ্রামাগার আছে। বনবিভাগের অনুমতি নিতে পারলে সেখানে থাকা সম্ভব। নইলে রাতে থাকতে হবে হবিগঞ্জ, মাধবপুর বা শায়েস্তাগঞ্জ শহরে। থাকার জন্য বেছে নিতে পারেনঃ # সার্কিট হাউজ, হবিগঞ্জ, ☎ ০৮৩১-৫২২২৪। # জেলা পরিষদ রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। # পানি উন্নয়ন বোর্ড রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়া: ১২০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়া: ২০০/-। # শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬৬২৩। # সড়ক ও জনপথ বিভাগ রেস্টহাউজ সরকারী)। # পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। # হোটেল সোনার তরী, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়া: ৩০০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়া: ৩৫০ এবং এসি কক্ষ ভাড়া: ৭০০/-। সাফিনা পার্ক হলো বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী অঞ্চলে একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র। ২০১২ সালে ফজলুর রহমান ও সাইফুল ইসলাম নামক দুই সহোদর এটি তৈরী করেন। মূলতঃ রাজশাহী অঞ্চলের আশেপাশের এলাকার লোকদের কাছে এটি পিকনিক স্পট হিসেবে বিখ্যাত। খেঁজুরতলা সাফিনা পার্কে যাওয়ার সময় রাস্তার দুই ধারের ফসলের যে সবুজের সমাহার ঘটেছে তা পর্যটক ও দর্শনার্থীদের দৃষ্টি কাড়বে। পার্কের ভেতরে বিভিন্ন বৃক্ষরাজি, ফুল, ভাস্কর্য, ফোয়ারা ইত্যাদি পর্যটকদের আকর্ষণ করে। তবে এর মূল আকর্ষণ হলো এখানে ত্রিমাত্রিক চলচ্চিত্র দেখানো হয়। মূলত একারণেই এখানে সবাই ভ্রমণ করেন। গোদাগাড়ীর জিরো পয়েন্ট হতে প্রায় ৯ কি.মি দূরে গোদাগাড়ী-নাচোল রোডের পাশে দিগরাম খেঁজুরতলায় অবস্থিত এই পার্কটি। আকাশপথে রাজশাহী পর্যন্ত আসার পর স্থলপথে পার্কে যেতে হবে। দূর থেকে আসার জন্য কোন নৌপথ নেই। তবে আশেপাশের এলাকা থেকে নৌকায় রাজশাহীতে এসে স্থলপথে পার্কে যেতে হবে। রাজশাহী শহর থেকে বাস, সিএনজি বা অটোরিকশাতে খুব সহজেই গোদাগাড়ী যাওয়া যায়। সেখান থেকে ৯ কিলোমিটার রাস্তা অটোরিকশা, ভ্যান, সিএনজি, স্থানীয় যানবাহন ইত্যাদির মাধ্যমে পার্কে যেতে হবে। পার্কের ভেতরে নিজস্ব খাবার দোকান আছে। তবে উন্নত খাবারের জন্য গোদাগাড়ী বা রাজশাহীতে আসতে হবে। এখানে রাত্রিযাপনের কোন ব্যবস্থা নেই। রাজশাহী থেকে পার্কটি খুব কাছে হওয়ায় আবাসনের জন্য শহরে আন্তর্জাতিক মানের হোটেলে থাকা যাবে। | উইকিপিডিয়া= ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সড়ক পথে ঢাকা হতে সিলেটের দূরত্ব ২৪১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার। * সোহাগ পরিবহন: ☎ ০২-৯৩৩১৬০০ (ফকিরাপুল ৯১৩২৩৬০ (কমলাপুর ৯১৩২৩৬০ (কল্যাণপুর ৭১০০৪২২ (আরমবাগ ০৮২১-৭২২২৯৯ (সোবাহানীঘাট, সিলেট); * গ্রীন লাইন পরিবহন: ☎ ০২-৭১৯১৯০০ (ফকিরাপুল ৮৮০১৭৩০-০৬০০৮০ (কল্যাণপুর ০৮২১-৭২০১৬১ (সোবাহানীঘাট, সিলেট); * হানিফ এন্টারপ্রাইজ: মোবাইল +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর ৮৮০১৭১১৯২২৪১৩ (কদমতলী বাসস্ট্যান্ড, সিলেট); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৮৮০১৭১৬০৩৬৬৮৭ (কদমতলী বাসস্ট্যান্ড, সিলেট)। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ৯০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং ! ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য | ৭২০ সিলেট ১০১৫ চট্টগ্রাম | ৭২৪ সিলেট ২১৪০ চট্টগ্রাম | ৯ সুরমা মেইল ঢাকা ২১০০ সিলেট | ১৪ জালালাবাদ এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম ২০১৫ সিলেট | ১৭ কুশিয়ারা এক্সপ্রেস আখাউড়া ১৬১০ সিলেট সিলেট শহরের যেকোন জায়গা থেকে রিক্সা, মোটর সাইকেল, সিএনজি অটো রিক্সা বা গাড়ীযোগে সহজেই সিলেটের শহরে ভ্রমণ করা যায়। শহরের ভেতরের চলাফেরার জন্য উবারের বাইক সার্ভিস রয়েছে। এছাড়া উবার বা যাত্রী অ্যাপের মাধ্যমে গাড়ী ভাড়া করে শহরের ভেতরে ও বাইরে যাতায়াত করা যেতে পারে। পায়ে হেঁটে চলাচলের জন্য সিলেট উপযুক্ত নয়। এখানে মানসম্পন্ন ফুটপাতের অভাব রয়েছে। | নাম=শাহ পরাণের মাজার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=মধ্যপ্রাচ্য হতে বাংলাদেশে আসা ইসলাম ধর্ম প্রচারক শাহ জালালের অন্যতম সঙ্গী অনুসারী শাহ পরাণের সমাধি। এলাকাটির নাম খাদিমনগর হলেও স্থানীয়ভাবে এলাকাটিকে শাপরাণের দরগা এলাকা এবং প্রবেশ পথটিকে শাপরাণ গেইট বলা হয়। | নাম=জিতু মিয়ার বাড়ী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=জিতু মিয়ার বাড়ী উইকিউপাত্ত=Q13057974 | বিবরণ=সিলেট মহানগরীর প্রবেশদ্বার (উত্তর সুরমা) ব্রিজের ডানপার্শ্বে সুরমা নদীর তীরে কাজীরবাজার এলাকায় এই ঐতিহাসিক বাড়িটি নির্মাণ করেন সিলেটের জায়গীরদার খান বাহাদুর আবু নছর মোহাম্মদ এহিয়া ওরফে জিতু মিয়া। চুন-সুরকি দিয়ে নির্মিত মুসলিম স্থাপত্য কলার অনন্য নিদর্শন এ দালানটি। বর্তমান কাজিরবাজার গরুর হাট ছিল কাজিদের মূল বাড়ি। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে বাড়িটি লন্ডভন্ড হয়ে গেলে বর্তমান জায়গায় বাড়িটি স্থানান্তরিত হয়। ১৯১১ সালে এ বাড়ির সামনের দালানটি নির্মাণ করা হয়। | নাম=আলী আমজদের ঘড়ি অন্য=আলী আমজাদের ঘড়ি ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=১৮৭৪ খ্রিস্টাব্দে সিলেট মহানগরীর প্রবেশদ্বার (উত্তর সুরমা) ব্রিজের ডানপার্শ্বে সুরমা নদীর তীরে এই ঐতিহাসিক ঘড়িঘরটি নির্মাণ করেন সিলেটের কুলাউড়ার পৃত্থিমপাশার জমিদার ছিলেন আলী আমজদ খান। এটি সিলেট শহরের ঠিক মধ্যস্থলে ক্বীন ব্রীজের ঠিক পাশেই অবস্থিত। | নাম=ক্বীন ব্রীজ অন্য=পুরান পুল, সুরমা ব্রীজ এলাকা ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ক্বীন ব্রীজ বিংশ শতকের তিরিশের দশকে আসাম প্রদেশের গভর্ণর মাইকেল ক্বীন সিলেট সফরে আসলে তাঁর স্মৃতিকে অম্লান করে রাখতে লৌহ নির্মিত হয় ১৯৩৬ সালে। | নাম=মালনীছড়া চা বাগান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=১৮৫৪ সালে ১৫০০ একর জায়গা জুড়ে প্রতিষ্ঠিত উপমহাদেশের প্রথম চা বাগানটি এটি। বাগানটি বর্তমানে বেসরকারি তত্ত্বাবধানে পরিচলিত হচ্ছে। চা বাগানের প্রবেশদ্বার বেশ কয়েকটি, যে কোন একটি পথ দিয়েই চা বাগান দর্শনের কাজ শুরু করা যায়। তবে ঝামেলা এড়াতে বাগানে প্রবেশের আগে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেয়াই বাঞ্চনীয়; তারপর ঘুরে দেখা উচিত বাগানের এপাশ থেকে ওপাশ। দেখা যেতে পারে বাগানের বাংলো। স্থানটি সিলেট শহরের '০' পয়েন্টের ৫ কিলোমিটারের মধ্যে রয়েছে। | বিবরণ=বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর অবদানকে স্মরণ করে প্রতিষ্ঠিত এই জাদুঘরটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। স্থানটি সিলেট শহরের '০' পয়েন্টের ১০০ মিটারের মধ্যে রয়েছে। বৃহস্পতিবার ব্যাতিত সপ্তাহের অন্যান্য সবদিন এই জাদুঘরটি খোলা থাকে। | নাম=মিউজিয়াম অব রাজাস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী=রবিবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ০৯টা থেকে বিকেল ৫টা মূল্য=৳১০ | উইকিপিডিয়া=মিউজিয়াম অব রাজাস উইকিউপাত্ত=Q16257913 | বিবরণ=কবি হাসন রাজার বাসভবনই বর্তমানে জাদুঘর হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এখানে আছে হাছন রাজা ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্র, হাসন রাজাকে নিয়ে লেখা বইপত্র এবং পেপার কাটিংসের সংগ্রহ। লোক সংস্কৃতি এবং ইতিহাসের উপর গবেষণা কার্যক্রমকে এই জাদুঘর অনুপ্রাণিত করে থাকে। * শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল রয়েছে: | নাম= সাম্পান রেস্তোরাঁ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= পূর্ব জিন্দাবাজার, সিলেট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= পানশী রেস্তোরাঁ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= পাঁচভাই রেস্তোরাঁ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= ভোজনবাড়ি রেস্তোরাঁ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= প্রীতিরাজ রেস্তোরাঁ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= স্পাইসি| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= জেল রোড, সিলেট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= রয়েলশেফ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= মির্জাজাঙ্গাল, সিলেট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= সিলেটে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য উন্নতমানের কিছু হোটেলও রয়েছে। মৌসুমভেদে এসব হোটেলে ভাড়াতে অনেক ছাড়ের ব্যবস্থা থাকে। | ফোন 88 01972787878 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন= দুপুর ২টা| প্রস্থান= দুপুর ১২টা মূল্য=৳১০,০০০-৫১,০০০ | ফোন 880 1321201580 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন= দুপুর ২টা| প্রস্থান= দুপুর ১২টা| মূল্য=৳৬,৩২৩-১৫,৮০৯ | ফোন 8801930 111 666| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন= দুপুর ২টা| প্রস্থান= দুপুর ১২টা| মূল্য= | ফোন 8801731533733| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন 8801796336836| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন ৮৮০১৭১১৩৩২৩৭১| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন 8801764543535 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= সড়ক পথে ঢাকা হতে সিলেটের দূরত্ব ২৪১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার। * সোহাগ পরিবহন: ☎ ০২-৯৩৩১৬০০ (ফকিরাপুল ৯১৩২৩৬০ (কমলাপুর ৯১৩২৩৬০ (কল্যাণপুর ৭১০০৪২২ (আরমবাগ ০৮২১-৭২২২৯৯ (সোবাহানীঘাট, সিলেট); * গ্রীন লাইন পরিবহন: ☎ ০২-৭১৯১৯০০ (ফকিরাপুল ৮৮০১৭৩০-০৬০০৮০ (কল্যাণপুর ০৮২১-৭২০১৬১ (সোবাহানীঘাট, সিলেট); * হানিফ এন্টারপ্রাইজ: মোবাইল +৮৮০১৭১৩-৪০২৬৬১ (কল্যাণপুর ৮৮০১৭১১৯২২৪১৩ (কদমতলী বাসস্ট্যান্ড, সিলেট); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৮৮০১৭১৬০৩৬৬৮৭ (কদমতলী বাসস্ট্যান্ড, সিলেট)। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ৯০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং ! ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য | ৭২০ সিলেট ১০১৫ চট্টগ্রাম | ৭২৪ সিলেট ২১৪০ চট্টগ্রাম | ৯ সুরমা মেইল ঢাকা ২১০০ সিলেট | ১৪ জালালাবাদ এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম ২০১৫ সিলেট | ১৭ কুশিয়ারা এক্সপ্রেস আখাউড়া ১৬১০ সিলেট ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে সিলেট আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৮০ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ১১০ টাকা; * শোভন চেয়ার ৩২০ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৪২৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৬৪০ টাকা; * এসি সীট ৭৩৬ টাকা এবং * এসি বাথ ১,০৯৯ টাকা। সিলেটে সরাসরি বিমানে আসা যায়; ঢাকা থেকে সিলেটের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলো: * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র সিলেট, শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। | নাম=গায়েবী দিঘি মসজিদ অন্য=গায়েবী মসজিদ ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=গায়েবী দিঘি মসজিদ বাংলাদেশের সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার একটি দর্শনীয় স্থান; যা দেশের ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের একটি অন্যতম প্রাচীন উপাসনালয়। দেশ-বিদেশে গায়েবী মসজিদ, গায়েবী দিঘি মসজিদ প্রভৃতি নামে বহুল পরিচিত এই মধ্যযুগীয় স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত মসজিদর অবস্থান বারঠাকুরী ইউনিয়নে। স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল রয়েছে: * পানশী রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * পাঁচভাই রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * ভোজনবাড়ি রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * প্রীতিরাজ রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * স্পাইসি জেল রোড, সিলেট, ☎ ০৮২১-২৮৩২০০৮; * রয়েলশেফ মির্জাজাঙ্গাল, সিলেট, ☎ ০৮২১-৭২৩০৯৬। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান সড়ক পথে ঢাকা হতে সিলেটের দূরত্ব ২৪১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার। সিলেট বিভাগে সুনামগঞ্জ ব্যতীত সব জেলাতেই রেলযোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। যাত্রীবাহী ট্রেনগুলো ঢাকা-সিলেট ও সিলেট-চট্টগ্রাম রুটে চলাচল করে। এছাড়া সব জেলাতেই সড়কপথ যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে। সিলেট একমাত্র বিমানবন্দর ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সিলেট সদর]]ে অবস্থিত। বিমান বাংলাদেশ, ইউএস বাংলা ও নভোএয়ারের একাধিক ফ্লাইট প্রতিদিন চলাচল করে। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র সিলেট, শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * রশিদপুর গ্যাস ক্ষেত্র (১৯৬০), * বরাক নদীর তিন মোহনা * ঐতিহাসিক কমলারানীর দিঘি, রাজনগর। * খাজা ওসমান সপ্তদশ শতকের বাংলার শেষ পাঠান সেনাপতি; * বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান-এর কবর কমলগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী গ্রাম আমবাসা; * গাছপীর আব্রু মিয়ার মাজার সিরাজনগর; * ইউনুছ পাগলার মাজার সাতগাও; * হাইল হাওর শ্রীমঙ্গল ; * তমাল তলা সাতগাও রুস্তুমপুর; * টেকেরঘাট চুনাপাথর খনি প্রকল্প, স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল রয়েছে: * পানশী রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * পাঁচভাই রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * ভোজনবাড়ি রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * প্রীতিরাজ রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * স্পাইসি রেস্তোরাঁ, সিটি সেন্টার, জিন্দাবাজার, সিলেট, ☎ ০৮২১-২৮৩২০০৮; * রয়েলশেফ মির্জাজাঙ্গাল, সিলেট, ☎ ০৮২১-৭২৩০৯৬। সিলেট বিভাগের প্রতিটি জেলাতেই রাত্রিযাপনের জন্য বিভিন্ন ধরণের হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে। মেঘালয় ভারত]]ের উত্তর-পূর্ব ভারত]]ের একটি রাজ্য। ময়মনসিংহ বিভাগ সিলেট বিভাগের পশ্চিমে অবস্থিত। সিলেট রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহৎ রেলস্টেশন যা সিলেট শহরে অবস্থিত। !ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য পৌছায় ! ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য পৌছায় ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: ০১৭১১৬৯১৬১২ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ সীতাকুণ্ড ইকো পার্ক চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ৩৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এখানে সহস্র ধারা এবং সুপ্তধারা নামে দুইটি অনিন্দ্য সুন্দর ঝর্ণা রয়েছে। এছাড়া সীতাকুণ্ড ইকো পার্কে রয়েছে অসংখ্য দুর্লভ প্রজাতির গাছ যা বৃক্ষ বিষয়ক জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়ক। বোটানিক্যাল গার্ডেনে রয়েছে অর্কিড হাউস, যেখানে প্রায় ৫০ ধরনের দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রজাতির অর্কিড সংরক্ষিত রয়েছে। পাহাড়, বৃক্ষরাজি, বন্যপ্রাণী, ঝর্ণা, পাখির কলরব ইকোপার্কটিকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। উঁচুনিচু পাহাড়, বানর, খরগোশ এবং হনুমান সহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর সমাহার, আছে অর্জুন, চাপালিশ, জারুল, তুন, তেলসুর, চুন্দুল সহ আরও অনেক ফুল, ফল ও ওষধি গাছ। ইকো পার্কে প্রবেশ করলে একটি বড় ডিসপ্লে চোখে পড়ে, এই ডিসপ্লেতে ইকোপার্কে আসা সমস্ত পর্যটকদের ইকো পার্ক সম্পর্কে ধারণা দেয়া আছে। সিএনজি সহ ইকো পার্কে প্রবেশ করতে ৮০ টাকা লাগে। আর সিএনজি ছাড়া প্রবেশ করলে লাগে ২০ টাকা। সীতাকুণ্ড ইকো পার্কে চাইলে পিকনিক করতে পারা যাবে। এখানে পর্যাপ্ত খাবার পানি, রেষ্টহাউস, টয়লেট ইত্যাদির সুবিধাসহ পিকনিকের জন্য রয়েছে যাবতীয় আয়োজন। চট্টগ্রাম থেকে চট্টগ্রামের মাদারবাড়ী ও কদমতলী বাস স্টেশন থেকে সীতাকুণ্ড যাবার বাসগুলো ছাড়ে। এ ছাড়া অলঙ্কার থেকে মেক্সীতে করে সীতাকুণ্ডের ফকিরহাট যাওয়া যায়। রেলপথে ঢাকা থেকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা মেইল ট্রেনই শুধু সীতাকুণ্ড রেলস্টেশনে থামে। ঢাকা থেকে রাত ১১টায় যাত্রা শুরু করে পরদিন সকাল ৬ টা থেকে ৭ টার মধ্যে ট্রেনটি সীতাকুণ্ডে পৌঁছায়। অন্যান্য আন্তঃ নগর ট্রেনে আসতে চাইলে ফেনী স্টেশনে নেমে সেখান থেকে ১০/১৫ টাকা অটো/রিক্সা ভাড়ায় মহিপাল বাস স্ট্যান্ড গিয়ে লোকাল বাসে ৫০-৮০টাকা ভাড়ায় সীতাকুণ্ড যেতে পারা যাবে। সীতাকুণ্ড থেকে সারাদিনের জন্য সিএনজি ভাড়া নেয়া যায়। সেক্ষেত্রে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা লাগতে পারে। তবে ইচ্ছা করলে পায়ে হেঁটে পার্কে ঘুরতে পারা যাবে তবে তাতে সময় বেশি লাগবে। সময় বাঁচাতে পারলে সহজেই সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই এলাকার ঝর্ণা ও ঝিরি ট্রেইল গুলো দেখে নেওয়া যাবে। সীতাকুণ্ডে থাকার জন্য তেমন কোন ভালো মানের আবাসিক হোটেল নেই। সীতাকুণ্ড বাজারে কয়েকটি মাঝারি মানের আবাসিক হোটেল আছে। এছাড়া এখানে টেলি-কমিউনিকেশনের অধীনস্থ একটি ডাকবাংলো আছে। অনুমতি নিয়ে সেখানে থাকার চেষ্টা করা যায়। অতি সম্প্রতি সীতাকুণ্ড পৌরসভার ডি টি রোডে হোটেল সৌদিয়া নামে একটি আবাসিক হোটেল চালু হয়েছে। হোটেলটিতে ৮০০ থেকে ১৬০০ টাকায় কয়েক ধরণের রুম পাওয়া যায়। চট্টগ্রামে থাকতে চাইলে সেখানে বিভিন্ন মানের হোটেল রয়েছে। এদের মধ্যে হোটেল প্যারামাউন্ট, হোটেল এশিয়ান এসআর, হোটেল সাফিনা, হোটেল নাবা ইন, হোটেল ল্যান্ডমার্ক ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। * মিরসরাই এর খৈয়াছড়া ঝর্ণা]] প্রাচীন ধর্মগ্রন্থ ও ইতিহাস ঘাঁটলে জানা যায়, প্রাচীন কালে এখানে মহামুণি ভার্গব বসবাস করতেন। অযোদ্ধার রাজা দশরথের পুত্র রামচন্দ্র তাঁর বনবাসের সময় এখানে এসেছিলেন। মহামুণি ভার্গব তাঁরা আসবেন জানতে পেরে তাঁদের স্নানের জন্য তিনটি কুণ্ড সৃষ্টি করেন এবং রামচন্দ্রের এখানে ভ্রমণ কালে তাঁর স্ত্রী সীতা এই কুণ্ডে স্নান করেন। এই কারণেই এখানকার নাম সীতাকুণ্ড বলে অনেকের ধারণা। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী সীতাকুণ্ড উপজেলার জনসংখ্যা ৩,৩৫,১৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৮২,২২৩ জন এবং মহিলা ১,৫২,৯৫৫ জন। এ উপজেলার ৮৬% লোক মুসলিম, ১৩% হিন্দু এবং ১% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। চট্টগ্রাম শহরের অলংকার মোড় এলাকা থেকে ঢাকা ট্রাঙ্ক রোড হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সীতাকুণ্ড যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম শহরের বটতলী রেলস্টেশন থেকে রেলযোগেও সীতাকুণ্ড যাওয়া যায়। * বিস্তীর্ণ সমুদ্র সৈকত ও কুমিরা ফেরীঘাট; সীতাকুণ্ড চট্টগ্রাম মহানগরীর খুব কাছে হওয়ায় ভ্রমণ শেষে মহানগরীর যে কোন জায়গায় সুলভে থাকতে পারেন। এছাড়া সীতাকুণ্ডে থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। সীতাকুণ্ড পৌরসভা, কুমিরা, ফৌজদাররহাট ইত্যাদি এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সড়কপথে ঢাকা হতে সুনামগঞ্জের দূরত্ব ২৯৬ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে সিলেট এসে তারপর সুনামগঞ্জ আসতে হয়। বিভাগীয় শহর সিলেট থেকে এটি ৬৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০৮৭১-৬১৪৯৮ (সুনামগঞ্জ ৮৮০১৭১৪-৫৩৭ ৯১৬ (গাবতলী)। * ঢাকা-সুনামগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ সুনামগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; রেলপথে কেবল মাত্র ছাতক আসার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) জংশন স্টেশন থেকে। সুনামগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি বিমান যোগাযোগ নেই। সবচেয়ে কাছের বিমানবন্দর হচ্ছে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর যার অবস্থান সুনামগঞ্জ শহর থেকে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পশ্চিমে। হাওড় বেষ্টিত জেলা হওয়া সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এ জেলার নৌপথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে সরাসরি নৌপথে আসা যায়। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। হাওর বেষ্টিত অঞ্চল বিধায় সুনামগঞ্জ অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা নৌপথ কেন্দ্রিক। এ জেলার ১১টি উপজেলার মধ্যে মাত্র ৬টি উপজেলা (ছাতক, জগন্নাথপুর, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ, দিরাই, জামালগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ সদর) থেকে জেলা সদরে সড়কপথে যোগাযোগ রয়েছে। অবশিষ্ট ৪টি উপজেলার (বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ধর্মপাশা ও দোয়ারাবাজার) সাথে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ নেই; নৌপথে চলাচল করতে হয়। আবার, সরাসরি সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে অধিকাংশ রাস্তাই কাঁচা বা অন্যান্য কারণে বর্ষায় পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় নৌপথই একমাত্র অভ্যন্তরীন যোগাযোগের মাধ্যম। সুনামগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। সুনামগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * হোটেল নূর পূর্ববাজার, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫২২৫, মোবাইল ৮৮০১৭১৮-৬৩০ ৮৮৭; * হোটেল সারপিনিয়া জগন্নাথবাড়ী রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫২৭৮; * হোটেল নূরানী পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫৩৪৬, মোবাইল: ০১১৯৬-১৪২ ৯৩৯; * হোটেল মিজান পূর্ববাজার, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫৬৪০। সড়কপথে ঢাকা হতে সুনামগঞ্জের দূরত্ব ২৯৬ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে সিলেট এসে তারপর সুনামগঞ্জ আসতে হয়। * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০৮৭১-৬১৪৯৮ (সুনামগঞ্জ ৮৮০১৭১৪-৫৩৭ ৯১৬ (গাবতলী)। * ঢাকা-সুনামগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: সুনামগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; রেলপথে কেবল মাত্র ছাতক আসার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) জংশন স্টেশন থেকে। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে সিলেট আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৮০ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ১১০ টাকা; * শোভন চেয়ার ৩২০ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৪২৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৬৪০ টাকা; * এসি সীট ৭৩৬ টাকা এবং * এসি বাথ ১,০৯৯ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ সুনামগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি বিমান যোগাযোগ নেই; ঢাকা থেকে সিলেটে সরাসরি বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সুনামগঞ্জে আসতে হয়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলো: * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ হাওড় বেষ্টিত জেলা হওয়া সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এ জেলার নৌপথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে সরাসরি নৌপথে আসা যায়। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। হাওর বেষ্টিত অঞ্চল বিধায় সুনামগঞ্জ অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা নৌপথ কেন্দ্রিক। এ জেলার ১১টি উপজেলার মধ্যে মাত্র ৬টি উপজেলা (ছাতক, জগন্নাথপুর, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ, দিরাই, জামালগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ সদর) থেকে জেলা সদরে সড়কপথে যোগাযোগ রয়েছে। অবশিষ্ট ৪টি উপজেলার (বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ধর্মপাশা ও দোয়ারাবাজার) সাথে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ নেই; নৌপথে চলাচল করতে হয়। আবার, সরাসরি সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে অধিকাংশ রাস্তাই কাঁচা বা অন্যান্য কারণে বর্ষায় পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় নৌপথই একমাত্র অভ্যন্তরীন যোগাযোগের মাধ্যম। * বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিম-এর বাড়ি; পাইলগাও জমিদার বাড়ি পাইলগাও ইউনিয়ন, জগন্নাথপুর; রাধারমন দত্ত এর সমাধি নলুয়ার হাওর, জগন্নাথপুর; আছিম শাহর মাজার আছিমনগর, জগন্নাথপুর; শাহ শামসুদ্দিন'এর মাজার আটঘর, জগন্নাথপুর। | নাম=বারেক টিলা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=সুনামগঞ্জ শহর থেকে বাসষ্ট্যাণ্ড থেকে আব্দুজ জহুর সেতুর উপর পর্যন্ত এসে, মোটরবাইক অথবা সি এন জি নিয়ে পলাশ বাজারের দিয়ে বিশ্বম্ভরপুর হয়ে মিয়াঁরচর দিয়ে যাদুকাটা নদী পার হয়ে বাদাঘাট বাজার অথবা সরাসরি বারেক টিলা। সুনামগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। সুনামগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * হোটেল নূর পূর্ববাজার, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫২২৫, মোবাইল ৮৮০১৭১৮-৬৩০ ৮৮৭; * হোটেল সারপিনিয়া জগন্নাথবাড়ী রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫২৭৮; * হোটেল নূরানী পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫৩৪৬, মোবাইল: ০১১৯৬-১৪২ ৯৩৯; * হোটেল মিজান পূর্ববাজার, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫৬৪০। * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জ ৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; * ওসি মধ্যনগর ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৪২৮। সড়কপথে ঢাকা হতে সুনামগঞ্জ সদরের দূরত্ব ২৯৬ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে সিলেট এসে তারপর সুনামগঞ্জ আসতে হয়। * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০৮৭১-৬১৪৯৮ (সুনামগঞ্জ ৮৮০১৭১৪-৫৩৭ ৯১৬ (গাবতলী)। * ঢাকা-সুনামগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; রেলপথে কেবল মাত্র ছাতক আসার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) জংশন স্টেশন থেকে। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে সিলেট আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৮০ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ১১০ টাকা; * শোভন চেয়ার ৩২০ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৪২৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৬৪০ টাকা; * এসি সীট ৭৩৬ টাকা এবং * এসি বাথ ১,০৯৯ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ সুনামগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি বিমান যোগাযোগ নেই; ঢাকা থেকে সিলেটে সরাসরি বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সুনামগঞ্জে আসতে হয়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ হাওড় বেষ্টিত উপজেলা হওয়া সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এর নৌপথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে সরাসরি নৌপথে আসা যায়। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। হাওর বেষ্টিত অঞ্চল বিধায় সুনামগঞ্জ সদরের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা নৌপথ কেন্দ্রিক। সদর ছাড়া অপর ১০টি উপজেলার মধ্যে মাত্র ৫টি উপজেলা (ছাতক, জগন্নাথপুর, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ, দিরাই, জামালগঞ্জ) থেকে সদরে সড়কপথে যোগাযোগ রয়েছে। অবশিষ্ট ৪টি উপজেলার (বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ধর্মপাশা ও দোয়ারাবাজার) সাথে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ নেই; নৌপথে চলাচল করতে হয়। আবার, সরাসরি সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে অধিকাংশ রাস্তাই কাঁচা বা অন্যান্য কারণে বর্ষায় পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় নৌপথই একমাত্র অভ্যন্তরীন যোগাযোগের মাধ্যম। সুনামগঞ্জ সদরে স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। সুনামগঞ্জ সদরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * হোটেল নূর পূর্ববাজার, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫২২৫, মোবাইল ৮৮০১৭১৮-৬৩০ ৮৮৭; * হোটেল সারপিনিয়া জগন্নাথবাড়ী রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫২৭৮; * হোটেল নূরানী পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫৩৪৬, মোবাইল: ০১১৯৬-১৪২ ৯৩৯; * হোটেল মিজান পূর্ববাজার, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫৬৪০। * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জ ৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বা লবণাক্ত বনাঞ্চল। সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার, যা যৌথভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অবস্থিত। সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের আয়তন ৬,৫১৭ বর্গ কিলোমিটার। খুলনা সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলার অংশ নিয়েই বাংলাদেশের সুন্দরবন। ভারতের সুন্দরবন পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা ও উত্তর ২৪ পরগণা জেলা নিয়ে গঠিত। ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। জীববৈচিত্রে সমৃদ্ধ সুন্দরবনের ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা ও বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল। রয়েল বেঙ্গল টাইগার সহ বিচিত্র নানান ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে সুন্দরবন পরিচিত। এখানে রয়েছে প্রায় ৩৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ, ১২০ প্রজাতির মাছ, ২৭০ প্রাজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৫ সরীসৃপ এবং ৮ টি উভচর প্রাণী। সুন্দরী বৃক্ষের নামানুসারে এই বনের নাম সুন্দরবন রাখা হয়। সুন্দরবনের ভেতরে যেতে হলে নৌপথই একমাত্র উপায়। শীতকাল সুন্দরবন ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। সুন্দরবন ভ্রমণের ক্ষেত্রে টেলিটক মোবাইল অপারেটর এর সিম কার্ড নিতে ভুলবেন না, তাহলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন। কারণ ওখানে টেলিটক ছাড়া অন্য কারো মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার নেই বর্তমানে বাংলালিংক গ্রামীণফোন রবি সহ অন্যান্য সিম কোম্পানির মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়। * সুন্দরবন দক্ষিণ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, বাংলাদেশ * সুন্দরবনের পূর্ব বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, বাংলাদেশ * সুন্দরবন পশ্চিম বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, বাংলাদেশ [[কলকাতা থেকে সুন্দরবন পরিদর্শন করার জন্য, নিম্নলিখিত স্থানগুলি নির্বাচন করা উচিত: # জামতলা সৈকত: জামতলায় একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ার রয়েছে, এই টাওয়ার থেকে সুন্দরবনের সৌন্দর্য্যের কিছুটা অংশে একসাথে চোখ বুলানো যায়। আর ভাগ্য ভাল থাকলে এখান থেকে হরিণ কিংবা বাঘের দেখা পাওয়া যেতে পারে। # মান্দারবাড়িয়া সৈকত: মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতের কিছুটা অংশ এখনো অনাবিষ্কৃত বলে মনে করা হয়। এখান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়। # হিরণ পয়েন্ট: হিরণ পয়েন্টের কাঠের তৈরি সুন্দর রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে হরিণ, বানর, গুইসাপ ও কুমির দেখা পাওয়া যায়। এখানেও মাঝে মাঝে বেঙ্গল টাইগারের দেখা মিলে। # দুবলার চর: সুন্দরবন এলাকার মধ্যে ছোট্ট একটি চর হচ্ছে দুবলার চর। দুবলার চরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া নদী গিয়ে মিশেছে বঙ্গোপসাগরে। # কটকা বিচ কটকা সী বিচ অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর। এখানে বেলাভূমি জুড়ে আঁকা থাকে লাল কাঁকড়াদের শিল্পকর্ম। | নাম হাড়বাড়িয়া ইকো-পর্যটন কেন্দ্র অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= চাঁদপাই রেঞ্জ, সুন্দরবন, বাগেরহাট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | সময়সূচী মূল্য=দেশি পর্যটক ৭০ ৳, বিদেশি পর্যটক ১০০০৳ | বিবরণ=খুলনা থেকে ৭০ কিলোমিটার এবং মংলা বন্দর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে এই কেন্দ্রে অবস্থান। ঢাকা থেকে সরাসরি খুলনা যাওয়ার বাস, ট্রেন এবং লঞ্চ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে সোহাগ, হানিফ ও ঈগল পরিবহনের বাস নিয়মিতভাবে ভোর ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খুলনার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। ঢাকা থেকে সড়ক পথে খুলনা যেতে প্রায় ৮ ঘণ্টা লাগে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে খুলনা যাবার বিভিন্ন কোম্পানির লঞ্চ রয়েছে। খুলনা থেকে সুন্দরবন দেখতে হলে ৫০ কিলোমিটার দূরে মংলায় যেতে হবে। খুলনা থেকে মংলা যাওয়ার প্রাইভেট গাড়ি ও বাস রয়েছে। মংলা ঘাট থেকে ট্রলার কিংবা লঞ্চ ভাড়া নিয়ে দুই ঘণ্টায় সুন্দরবনের করমজল যাওয়া যায়। চাইলে সকাল বেলা খুলনা থেকে মংলা হয়ে সুন্দরবন দেখে সন্ধ্যায় খুলনা ফিরে আসা যাবে। তবে সুন্দরবন দেখতে যাওয়ার সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায় হচ্ছে কোন ভাল ট্যুর কোম্পানির প্যাকেজ নিয়ে ঘুরতে যাওয়া। এমন কয়েকটি ট্যুর কোম্পানির নাম ও ফোন নাম্বার হচ্ছে: * ডিঙি ও ভেলা ভেসেলের বেঙ্গল ট্যুরস লি. হলিডেস ট্যুর ফোন- ০১৫৫২৫৫৫৫৫০ * দি গাইড ট্যুরস লি. ফোন-০১৭১১৫৪০৪৩১ * রূপান্তর ইকো ট্যুরিজম লি. ফোন-০১৭১১৮২৯৪১৪ * সিলভার ওয়েভ, ফোন- ০১৭১৩৪৫৩১৩৭ * বর্ষা ট্যুরিজম, ফোন ০১৭১৫২৫১৯৬৩ * সুন্দরবন ওয়ার্ন্ডার্স এন্ড এডভেঞ্চার্স লিমিটেড, ফোন ০১৭১১৪৩৯৫৫৭ * রয়েল গন্ডোলা ভেসেলের রয়াল ট্যুর, ফোন ০১৭১১২৯৫৭৩৮ সুন্দরবন ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে অবস্থিত। সুন্দরবনের ভারতীয় অংশের আবাসস্থল ভালভাবে রাস্তাঘাট ও রেলপথ উভয় দ্বারা কলকাতা]]র সঙ্গে সংযুক্ত। গোদখালী পোর্ট এটি গোসাবা দ্বীপ এবং গোসাবার বিপরীতে সংরক্ষিত সুন্দরবনের সজনেখালি অভ্যয়ারণ্য এবং সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প এলাকায় প্রবেশের আগে শেষ মনুষ্য বসতি। কলকাতার থেকে গোথখালী পোর্টের দূরত্ব কমপক্ষে ৮২ কিলোমিটার এবং কলকাতার বিমানবন্দর (নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) থেকে 95 কিলোমিটার। কৈখালী সুন্দরবনের সংরক্ষিত বনভূমির বনানী ক্যাম্প, কালাস আইল্যান্ড এবং সমুদ্র সৈকত হলিডে দ্বীপ হলিডে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ইত্যাদির মতো পর্যটক আকর্ষণ রয়েছে কৈখালীর কাছাকাছি। কৈখালী কলকাতা থেকে ৮৩ কিলোমিটার এবং কলকাতার বিমানবন্দর থেকে ৯২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নামখানা কলকাতা থেকে ১১৭ কিমি এবং কলকাতা বিমানবন্দর থেকে ১২৩ কিমি দূরে অবস্থিত। নামখানাও কলকাতা থেকে রেললাইনের সাথে সংযুক্ত এবং দূরত্ব ১০৯ কিলোমিটার। এখানে ভাগবতপুর কুমির প্রকল্প এবং সুন্দরবনের লোথিয়ান বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য রয়েছে। ক্যানিং সুন্দরবনের বাঘ প্রকল্পের নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন। কলকাতা থেকে কানিং পর্যন্ত রেলপথের দূরত্ব ৪৫ কিলোমিটার এবং গোদখালী পোর্ট থেকে ২৯ কিলোমিটার দূরে। কানিং এবং গোদখালী পোর্টের মধ্যে গণ পরিবহন ব্যবস্থা পাওয়া যায়। অভয়ারণ্য এলাকায় দেশি পর্যটকদের জন্য প্রতিদিনের জনপ্রতি ভ্রমণ ফি – ১৫০ টাকা, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য – ৩০ টাকা, বিদেশি পর্যটকদের জন্য ভ্রমণ ফি – ১৫০০ টাকা। অভয়ারণ্যের বাইরে দেশি পর্যটকদের ভ্রমণ ফি – ৭০ টাকা, ছাত্র-ছাত্রী- ২০ টাকা, বিদেশিদের জন্য ভ্রমণ ফি – ১০০০ টাকা ও গবেষকদের জন্য ভ্রমণ ফি – ৪০ টাকা। করমজলে দেশি পর্যটকদের জন্য ভ্রমণ ফি জনপ্রতি ২০ টাকা, বিদেশিদের জন্য ৩০০ টাকা। হেলিকপ্টার/সী প্লেনের জন্য এককালীন ফি লাগে ৩০ হাজার টাকা, নবায়ন করতে ফি দিতে হয় ১০ হাজার টাকা। ১০০ ফুটের ঊর্ধ্বে লঞ্চের জন্য দিতে হয় ১৫ হাজার টাকা, নবায়ন ফি দিতে হয় চার হাজার টাকা। ৫০ ফুট থেকে ১০০ ফুট লঞ্চের জন্য এককালীন ১০ হাজার টাকা দিতে হয় আর নবায়ন ফি লাগে তিন হাজার টাকা। ৫০ ফুটের নিচে নৌযানের জন্য সাড়ে সাত হাজার টাকা ও এদের জন্য নবায়ন ফি লাগে আড়াই হাজার টাকা। সাধারণ ট্রলার তিন হাজার টাকা ফি-তে সুন্দরবন অবস্থান করতে পারে, এদের নবায়ন ফি – ১৫০০ টাকা। স্পিডবোটের জন্য ফি দিতে হয় পাঁচ হাজার টাকা, নবায়ন করতে লাগে দুই হাজার টাকা। জালিবোট যেগুলো ট্যুরিস্ট বোট হিসাবে খ্যাত সেগুলোর জন্য এককালীন ফি দিতে হয় দুই হাজার টাকা ও নবায়ন ফি এক হাজার টাকা লাগে। বন বিভাগের ভ্রমণ ফি ছাড়াও অন্যান্য খরচের মধ্যে রয়েছে প্রতিদিন গাইডের জন্য ফি ৫০০ টাকা, নিরাপত্তা গার্ডদের জন্য ফি ৩০০ টাকা, লঞ্চের ক্রূর জন্য ফি ৭০ টাকা, টেলিকমিউনিকেশন ফি ২০০ টাকা। ভিডিও ক্যামেরা বাবদ দেশি পর্যটকদের ফি দিতে হয় ২০০ টাকা এবং বিদেশি পর্যটকদের ফি দিতে হয় ৩০০ টাকা। সুন্দরবনে রাস পূর্ণিমার সময় তীর্থযাত্রীদের ৩ দিনের জন্য জনপ্রতি ফি দিতে হয় ৫০ টাকা, নিবন্ধনকৃত ট্রলার ফি ২০০ টাকা, অনিবন্ধনকৃত ট্রলারের ফি ৮০০ টাকা এবং প্রতিদিন অবস্থানের জন্য ট্রলারের ফি ২০০ টাকা। সুন্দরবনের টাইগার পয়েন্টের কচিখালী, হিরণপয়েন্টের নীলকমল এবং কাটকায় বন বিভাগের রেস্টহাউজে থাকার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে। নীলকমলে থাকতে চাইলে দেশি পর্যটকদের প্রতি কক্ষের জন্য তিন হাজার টাকা লাগবে আর বিদেশিদের জন্য পাঁচ হাজার টাকা। কচিখালী প্রতি কক্ষের জন্য লাগিবে তিন হাজার টাকা আর বিদেশিদের জন্য লাগবে পাঁচ হাজার টাকা। কটকাতে প্রতি কক্ষ নিতে দুই হাজার টাকা লাগবে এবং বিদেশিদের জন্য রুম প্রতি পাঁচ হাজার টাকা লাগবে। বাগেরহাটে থাকার জন্য তেমন আবাসিক হোটেল ব্যবস্থা নেই। রেল রোডে মমতাজ হোটেলে সুযোগ সুবিধা কম থাকলেও সেবার মান তুলনামূলক ভাল, তবে খরচ একটু বেশি। মংলায় থাকার জন্যে পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল আছে। পশুর বন্দরে পর্যটকদের থাকার জন্য কিছু সাধারণ মানের হোটেল আছে। সাতক্ষীরা শহরে থাকতে চাইলে এখানে কিছু সাধারণ মানের হোটেল পাওয়া যাবে। শ্যামনগরের মুন্সিগঞ্জে এনজিও সুশীলনের রেস্টহাউস ও ডরমেটরিতে রাত্রি যাপনের ব্যবস্থা রয়েছে। খুলনা নগরীতে বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে হোটেল রয়েল, ক্যাসেল সালাম, হোটেল টাইগার গার্ডেন, হোটেল ওয়েস্ট ইন্, হোটেল সিটি ইন, হোটেল মিলিনিয়াম ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। | নাম=হোটেল বিসমিল্লাহ (আবাসিক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=উপজেলা কয়রা, খুলনা। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=সি এস এস রেষ্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=রূপসা স্ট্যান্ড রোড, খুলনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা=দিয়াপুর, বিপরীত দিকে সাজনেখালি ফরেস্ট অফিস অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=গোদখালী থেকে নৌকায় দুই ঘণ্টা | ফোন=+৮৮০ ৯১৬৩৯১৪৪৭৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ যা মূলভূখন্ডের সর্ব দক্ষিণে এবং কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে ১৭ বর্গ কিলোমিটারের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ। স্থানীয় ভাষায় সেন্টমার্টিনকে নারিকেল জিঞ্জিরা বলেও ডাকা হয়। অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমন্ডিত এ দ্বীপটি বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্থান হিসাবে জায়গা করে নিয়েছে। নীল আকাশের সাথে সমুদ্রের নীল জলের মিতালী, সারি সারি নারিকেল গাছ এ দ্বীপকে করেছে অনন্য। সেন্টমার্টিন যেতে হলে প্রথমে কক্সবাজার জেলার টেকনাফে আসতে হবে। ঢাকা থেকে বাসে করে সরাসরি টেকনাফে যাওয়া যায়। ঢাকার ফকিরাপুল ও সায়েদাবাদ থেকে শ্যামলী, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ঈগল, এস আলম, মডার্ন লাইন, গ্রীন লাইন ইত্যাদি বাস সরাসরি টেকনাফ যায়। ১০-১২ ঘণ্টার এই ভ্রমণ ভাড়া বাস ও ক্লাস অনুযায়ী সাধারণত ৯০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। অথবা ঢাকা থেকে প্রথমে কক্সবাজার এসে তারপর কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়া যাবে। ঢাকা থেকে প্রতিদিনই গ্রীন লাইন, সোহাগ, টিআর ট্রাভেলস, শ্যামলী, হানিফ, সৌদিয়া, ঈগল, এস আলম, সিল্ক লাইন, সেন্টমার্টিন ইত্যাদি অনেক বাস কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে, বাস ভেদে ভাড়া সাধারণত ৯০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে। এছাড়াও ঢাকা থেকে বিমানে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়া যায়। আর যদি ট্রেনে করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে হলে তবে ঢাকা থেকে সোনার বাংলা, তূর্ণা-নিশীথা, সুবর্ন এক্সপ্রেস, মহানগর প্রভাতী/গোধূলী, চট্রগ্রাম মেইলে ট্রেন থেকে নিজের সুবিধামত যাত্রা করতে হবে। তারপর চট্টগ্রামের বহদ্দার হাট কিংবা নতুন ব্রিজ এলাকা থেকে প্রতি ঘণ্টায় কক্সবাজারের গাড়ি পাওয়া যায়। এদের মধ্যে ভালো সার্ভিস পেতে এস আলম, সৌদিয়া, ইউনিক ইত্যাদি বাসে যাওয়া যাবে। সধারণত নভেম্বর থেকে মার্চ এই পাঁচ মাস জাহাজ চলে। এই সময় ছাড়া অন্য সময়ে গেলে ট্রলার কিংবা স্পিডবোট দিয়ে যেতে হবে। শীত মৌসূম ছাড়া বাকি সময় সাগর উত্তাল থাকে, তাই এই সময়ে ভ্রমণ নিরাপদ নয়। যারা দিনে গিয়ে দিনেই সেন্টমার্টিন থেকে ফিরে আসবেন তারা পরবর্তীতে আফসোস করতে পারেন তাই সবচেয়ে ভালো হয় অন্তত একদিন সেন্টমার্টিনে অবস্থান করা। এতে যেমন পুরো দ্বীপ ঘুরে দেখতে পারবেন তেমনি এই আনন্দময় ভ্রমণ আপনাকে সবসময় মোহিত করবে। যারা সময়ের অভাবে সারা দিনের যাত্রায় সেন্টমার্টিন ভ্রমণে যাবেন তারা জাহাজ থেকে নেমে সময় নষ্ট না করে ভ্যান নিয়ে সরাসরি চলে আসুন পশ্চিম সমুদ্র সৈকতে। এর জন্য আপনাকে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা ভ্যান ভাড়া গুণতে হবে। এখানে হেঁটে আসতে ২০ থেকে ২৫ মিনিট সময় লাগে। এই জায়গাটা পানিতে নামার জন্য ভালো তাই সমুদ্র সৈকতে এসে চাইলে সচ্ছ পানিতে গা ভেজাতে পারেন। যাই করেন না কেন অবশ্যই মাথায় রাখবেন আপনাকে ২ টার আগে ফ্রি হতে হবে নইলে খাওয়ার সময়টুকুও পাবেন না। আর অবশ্যই ৩ টার আগেই আপনাকে জাহাজে পৌঁছাতে হবে। হাতে সময় থাকলে মেইন সমুদ্র সৈকতের কাছে হুমায়ূন আহমেদের কটেজ দেখে আসতে পারেন। সেন্টমার্টিন ভ্রমণে এই ধরণের যাত্রা আপনাকে সময়ের প্রতি সীমাবদ্ধ করে রাখবে তাই অন্তত এক দিনের পরিকল্পনা নিয়ে সেন্টমার্টিন আসুন। যারা এক দিনের পরিকল্পনা নিয়ে সেন্টমার্টিন ভ্রমণে আসবেন তারা জাহাজ থেকে নেমে হোটেলে উঠে পড়ুন। দুপুরের খাবার খেয়ে হালকা বিশ্রাম নিয়ে চলে আসতে পারেন ছেঁড়াদ্বীপ। যদি পায়ে হেটে ছেঁড়া দ্বীপে যেতে চান, চেষ্টা করবেন ৪ টার আগে আগেই রওনা দিতে তাহলে ছেঁড়া দ্বীপে সূর্যাস্ত দেখে ফিরতে পারবেন। ছেঁড়া দ্বীপের সূর্যাস্ত অসাধারণ তবে সূর্যাস্তের পরে বেশি দেরি করবেন না। পায়ে হেটে যেতে ঘণ্টা খানেক সময় লাগবে আর পায়ে হাঁটার জন্য বিকালটাই সবচেয়ে বেশি ভালো। সেন্টমার্টিন থেকে স্থানীয় মানুষের কাছে ভাটার সময় জেনে নিন। কারন শুধুমাত্র ভাটার সময়ই হেটে যাওয়া যাবে। জোয়ারের সময় ছেড়া দ্বীপ সেন্টমার্টিন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। চাইলে ট্রলারে ছেঁড়াদ্বীপ পৌঁছে ফেরতে পারেন পায়ে হেঁটে। সন্ধ্যায় মূল দ্বীপে ফিরে বাজারের জেটিতে আড্ডা দিতে পারেন কিংবা পশ্চিম সমুদ্র সৈকতের যে কোন জায়গায় বসাতে পারেন গানের আসর। সমুদ্র সৈকতে নিরাপত্তা নিয়ে কোন সমস্যা নেই তাই চাইলে ক্যাম্পিং করে ফেলতে পারেন। তাবুতে সুনীল সাগরের পাশে রাত কাটানো আপনাকে অনন্য অভিজ্ঞতা দিবে। বার-বি-কিউ করার ক্ষেত্রে কোন রিসোর্টে করতে পারেন। রিসোর্টে মাছের দাম একটু বেশি নিলেও মাছগুলো সতেজ থাকে। যতই রাত পর্যন্ত জেগে থাকুন না কেন পুরো দ্বীপ ঘুরে দেখার ইচ্ছে থাকলে ভোর ৫ টা থেকে ৫ টা ৩০ মিনিটের মধ্যে ঘুম থেকে উঠে পূর্ব দিক থেকে হাঁটা শুরু করুন। পুরো দ্বীপে চক্কর দিতে ৩-৪ ঘণ্টার মত লাগবে। সেন্টমার্টিনের দক্ষিণ পশ্চিম অংশের সৌন্দর্য্য আপনাকে মুগ্ধ করবেই। এই অংশে না এলে সেন্টমার্টিনের প্রকৃত সৌন্দর্য অদেখাই রয়ে যাবে। সবকিছু ঠিকঠাক মতো করতে পারলে ১০ টা নাগাদ হোটেলে ফিরে আসতে পারবেন। খাবার খেয়ে নেমে পড়তে পারেন সমুদ্রে স্নানে। ১২ টা থেকে ১২ টা ৩০ মিনিটের মধ্যে ব্যাগ গুছিয়ে খেয়ে নিন। দুপুরের খাবার খেয়ে আস্তে ধীরে ২ টা ৩০ এর মধ্যে নির্ধারিত জাহাজে উঠে পড়ুন। সেন্টমার্টিনের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ জিনিস হল ডাব যা একাধারে মিষ্টি ও সুস্বাদু। সেন্টমার্টিনে গেলে অন্তত একটা ডাবের পানি পান করা উচিত। যারা মাছ খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য সেন্টমার্টিন কোরাল, সুন্দরী পোয়া, ইলিশ, রূপচাঁদা, লবস্টার, কালাচাঁদা ইত্যাদি নানান ধরনের ও স্বাদের বাহার নিয়ে অপেক্ষা করছে। আর যদি সুযোগ হয় তবে কুরা খেয়ে দেখতে পারেন। (দেশী মুরগিকে কুরা বলে ডাকা হয়)। এখানে আরও রয়েছে অফুরন্ত লইট্টা, ছুড়ি, রূপচাঁদা, কাচকি ইত্যাদি জানাঅজানা শুঁটকি মাছের ভান্ডার। জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারীতে সেন্টমার্টিন গেলে স্থানীয় তরমুজ পাওয়া যাবে। এছাড়াও যেসব হোটেল ও রেস্তোরাঁতে গিয়ে খেতে পারেন তার কয়েকটি হল কেয়ারি মারজান রেস্তোরাঁ, বিচ পয়েন্ট, হোটেল আল্লার দান, বাজার বিচ, আসাম হোটেল, সি বিচ, সেন্টমার্টিন, কুমিল্লা রেস্তোরাঁ, রিয়েল রেস্তোরাঁ, হাজী সেলিম পার্ক, সেন্টমার্টিন টুরিস্ট পার্ক, হোটেল সাদেক, ইউরো বাংলা হোটেল, এশিয়া বাংলা হোটেল ইত্যাদি। সেন্টমার্টিনে রাতে থাকার জন্য বেশ কিছু উন্নতমানের কয়েকটি হোটেল ও কটেজ রয়েছে। এছাড়াও অনেক বাড়িতে পর্যটকদের জন্য থাকার সুব্যবস্থা আছে। *সীমানা পেরিয়েঃ ১০ রুমের এই হোটেলে প্রতি রুমে ৪ জন থাকার ব্যবস্থা আছে। রুম প্রতি ভাড়া ৭০০-৮০০ টাকা এছাড়া তাঁবুতে থাকতে চাইলে ৪ জন করে ৩০০ টাকা ভাড়া দিতে হয়। জনপ্রতি গড় খাবার খরচ হয় ৭০ থেকে ১০০ টাকা। *প্রিন্স হেভেনঃ ১৮ রুম সংখ্যা বিশিষ্ট এই হোটেলে সিঙ্গেল রুমের ভাড়া ৪০০-৫০০ টাকা আর ডাবল রুমের ভাড়া ৬০০-৮০০ টাকা যেখানে একসঙ্গে ৪ জনের থাকা যায়। *ব্ল–মেরিন রিসোর্টঃ ৩৪টি রুম বিশিষ্ট এই হোটেলে ১৮টি ডাবল বেডরুম যার প্রতিটির ভাড়া ১০০০ টাকা, ১৩টি ট্রিপল রেডরুম যার প্রতিটির ভাড়া ১২০০ টাকা, ৫টি ছয়জনের বেডরুমের ভাড়া ১৫০০ টাকা এবং কটেজ ২টির ভাড়া ২৫০০ টাকা। *সমুদ্রবিলাসঃ (লেখক হুমায়ূন আহমেদের বাড়ি) ৫০০-১০০০ টাকা ভাড়ায় ৪ রুমের এই বাড়িতে অগ্রিম বুকিং দিয়ে আপনি থাকতে পারেন। *ড্রিম নাইট রিসোর্ট:১৬ রুম বিশিষ্ট এই রিসোর্টে ১২টি ডাবল বেড রুম যার প্রতিটির ভাড়া ২৫০০ টাকা এবং ৪টি কাপল রুম যার প্রতিটির ভাড়া ২০০০ টাকা প্রতিরাত।এখানে ইনহাউজ গেস্টদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা আছে।সেন্ট মার্টিন এর অন্যতম সেরা ভিউ আছে এখানে।সেবার মান ও চমৎকার।☎01812155050 এছাড়াও আছে প্রাসাদ প্যারাডাইস, কোরাল ভিউ, কোরল ব্লু, মারমেইড, সি প্রবাল, নীল দিগন্ত, সায়রী, সি ইন, হোটেল সাগর পাড়, রিয়াদ গেস্ট হাউজ, হোটেল স্বপ্ন প্রবাল, শ্রাবণ বিলাস, ব্লু ল্যাগুণ, সানসেট ভিউ, সরকারি ব্যবস্থাপনায় মেরিন পার্ক ইত্যাদি। পর্যটন মৌসুমে প্রায় প্রতি বাড়িতে সরাসরি আলাপ করে আবাসিক থাকার সুবিধা পাওয়া যায়। মৌসুম অনুযায়ী এখানকার ভাড়ার তারতম্য হয় তবে সাধারণত ২০০-২৫০ টাকা হলে মোটামুটি ভাল রুম নেয়া যায়। * লক্ষ রাখবেন, যারা রাতে অন্ধকারে আড্ডা দিচ্ছে আপনার আলো যেন তাদের বিরক্তির কারন না হয়। * স্থানীয় অধিবাসী বা তাদের বাড়ির ছবি তোলার ক্ষেত্রে অনুমতি নিন। তারা হয়তো আপনাকে কিছু বলবে না। কিন্তু আপনার প্রতি খারাপ ধারণা তৈরি হবে। * প্রবাল উত্তোলন, কেনা/বেচা সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ ও আইনত দন্ডনীয় অপরাধ; প্রবাল, শামুক, ঝিনুক ক্রয় না করার অনুরোধ জানানো যাচ্ছে। * সামুদ্রিক কাছিম বিপন্ন প্রাণী, তাই এদের সংরক্ষণ করা জরুরি। সেন্টমার্টিন সৈকত সামুদ্রিক কাছিমের ডিম পাড়ার স্থান। শীতকাল এদের ডিম পাড়ার মৌসুম। রাতে সৈকতে আলো জ্বালানো ও হৈচৈ করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আন্তর্জাতিক প্রটোকল ও দেশিয় আইন অনুযায়ী কাছিম ধরা, মারা, ডিম সংগ্রহ ও বিক্রয় দন্ডনীয় অপরাধ। * বীচে হাটার সময় কাকড়ার আবাসের দিকে লক্ষ রাখবেন। যেন আপনি তাদের আবাসস্থলের জন্য ক্ষতির কারণ না হোন। * কেয়া ফল ছিড়বেন না। * সেন্টমার্টিন প্রাকৃতিক ঝুকিপূর্ণ অঞ্চল। প্লাস্টিক, কাচ সহ যে সমস্ত বস্তু মাটিতে সহজে পচে না; তা যেখানে সেখানে ফেলবেন না। সেন্টমার্টিনে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি সতর্কীকরণ নির্দেশনা নিম্নরূপ: * সমুদ্র স্নানের পূর্বে জোয়ার ভাটার সময় জেনে নিন। * এক হাঁটু পানির নিচে না নামাই শ্রেয়। * পানিতে নেমে উত্তেজনার বসে তীর হতে দূরে যাবেন না। * প্রাপ্ত বয়স্কদের অনুপস্থিতিতে ছোট ছোট বাচ্চা পানিতে নামা নিষেধ। * সাঁতার না জানলে পানিতে নামবেন না। * নৌ যান চলাচল কালে লাইফ জাকেট পরিধান করুন। * মনে রাখবেন আপনার জীবনের নিরাপত্তা আপনাকেই নিশ্চিত করতে হবে। গুলিস্তান থেকে স্বদেশ, বোরাক, দোয়েল ও সোনারগাঁ নামক বাসে উঠে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সোনারগাঁ মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় নামতে হবে। মোগরাপাড়া থেকে লোকশিল্প জাদুঘরের দূরত্ব প্রায় ২ কি.মি.। চাইলে রিক্সা অথবা সিএনজি তে করে যেতে পারেন। যদি তাড়াতাড়ি যেতে চান তাহলে সিএনজি নিয়ে নিন। তা নাহলে রিক্সাতে যাওয়াই ভাল। গ্রামের আঁকাবাঁকা রাস্তা দিয়ে রিক্সায় যেতে খারাপ লাগবেনা। তাছাড়াও নিজস্ব যানবাহন নিয়েও যেতে পারেন। জাদুঘরের সাথেই আছে পার্কিং স্থান। এখান থেকে পানাম নগর খুব কাছেই। চাইলে হেঁটেই যেতে পারবেন। বাস ভাড়া গুলিস্তান থেকে ৪০ হতে ৫০ টাকা হবে পরিবহন কোম্পানী ভেদে। সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই এখানে; যেতে হবে ঢাকা বা নারায়নগঞ্জ রেল স্টেশন থেকে বাসে বা সিএনজি অটোতে। সরাসরি বিমান পরিবহন ব্যবস্থা নেই যেতে হবে ঢাকা বিমানবন্দর থেকে বাসে বা সিএনজি অটোতে। এখানে সরাসরি নৌপরিবহনের ব্যবস্থা নেই। এখানে রয়েছে গ্রাম বাংলার ঐতিহাসিক নানান সব স্মৃতি। এগুলো হলো- লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন যাদুঘর, ঐতিহাসিক পানাম নগর, গোয়ালদী মসজিদ, গিয়াস উদ্দিন আযম শাহের মাজার ছাড়াও আরও অনেক ঐতিহাসিক স্থান। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ঢাকার আশে পাশে হবার কারণে এখানে দিনে যেয়ে দিনেই ফিরতে পারবেন। রাতে থাকার জন্য এখানে কোন ব্যবস্থা নেই। রাতে থাকতে হলে একটু দূরে সোনারগাঁ উপজেলা সদর বা নারায়ণগঞ্জ শহরে এসে থাকতে হবে। সোনারগাঁ উপজেলা সদরে থাকার জায়গার নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ নারায়ণগঞ্জের কিছু হোটেলের নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ * হোটেল মেহেরান সনাতন পাল লেন রোড, নারায়ণগঞ্জ। * হোটেল সোনালী ১নং রেলগেট, সনাতন পাল রোড, নারায়ণগঞ্জ। * হোটেল নারায়ণগঞ্জ ১নং সিরাজউদ্দৌল­া রোড, নারায়নগঞ্জ। * হোটেল সুগন্ধা লিয়াকত সুপার মার্কেট, ১২/২০ দিগু বাবুর বাজার, নারায়ণগঞ্জ। * হোটেল মীনা ১৬ মহিম গাঙ্গুলী রোড, টানবাজার, নারায়নগঞ্জ। স্থানীয়ভাবে কিছু রেস্তোরা রয়েছে এখানে; তবে দাম-দর করে নিতে হবে সেখানে অত্যধিক মূল্য নেয়ার অভুযোগ রয়েছে এসব দোকানে। ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ শহর ২৫ কিলোমিটার দূরত্বে হওয়ায় সেখানে গিয়ে খাওয়া-দাওয়া করাটাই অধিক যুক্তিযুক্ত। একটু দূরে সোনারগাঁ উপজেলা সদরেও যেতে পারেন। সোনারগাঁ উপজেলা সদরের কিছু হোটেলের নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ * কলাপাতা রেস্তোরা সোনারগাঁ সপিং কমপ্লেক্স ২য় তলা, মোগরাপাড়া চৌরাস্তা, সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ। মোবাইল: ০১৭৬০ ১৪৪ ১৪৪। * খাজা রেস্তোরাঁ মোগরাপাড়া চৌরাস্তা, সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ। মোবাইল: ০১৮১৫ ৭০৮ ০৭৯। নারায়ণগঞ্জের কিছু রেস্তোরার নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ * মনির রেস্তোরা ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * ফুড গার্ডেন রেস্তোরাঁ ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * আজমীরী বিরানী হাউস ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * আলহাজী বিরানী হাউস- ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * আমান হোটেল রহমতউল­াহ মুসলিম ইনস্টিটিউট, রেলগেট, নারায়ণগঞ্জ। * আল­াহু রেস্তোরা রহমতউল­াহ মুসলিম ইনস্টিটিউট, রেলগেট, নারায়ণগঞ্জ। * খাবার ঘর আলী আহমেদ চুনকা সড়ক. নারায়ণগঞ্জ। * আল হাদীস আলী আহমেদ চুনকা সড়ক. নারায়ণগঞ্জ। * পিন্টু সুইটস ১২৫ এল. এন রোড, নারায়ণগঞ্জ। * জন খাবার ১২৫ এল. এন রোড, নারায়ণগঞ্জ। সোনারগাঁ ঢাকার অদূরে ২৭ কিমি দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পার্শ্বে এটি অবস্থিত। গুলিস্তান থেকে স্বদেশ, বোরাক, দোয়েল ও সোনারগাঁ নামক বাসে যাওয়া যায় এখানে। বাস ভাড়া গুলিস্তান থেকে ৪০ হতে ৫০ টাকা হবে পরিবহন কোম্পানী ভেদে। সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই এখানে; যেতে হবে ঢাকা বা নারায়নগঞ্জ রেল স্টেশন থেকে বাসে বা সিএনজি অটোতে। সরাসরি বিমান পরিবহন ব্যবস্থা নেই যেতে হবে ঢাকা বিমানবন্দর থেকে বাসে বা সিএনজি অটোতে। এখানে সরাসরি নৌপরিবহনের ব্যবস্থা নেই। এখানে রয়েছে গ্রাম বাংলার ঐতিহাসিক নানান সব স্মৃতি। এগুলো হলোঃ * লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন যাদুঘর, * গিয়াস উদ্দিন আযম শাহের মাজার, * শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশ্রম, * লালপুরি শাহ্ এর দরবার শরিফ, * জ্যোতি বসুর পৈতৃক নিবাস। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান রাতে থাকতে হলে সোনারগাঁ উপজেলা সদরে বেশ কিছু আবাসিক হোটেল আছে; সেগুলোতে বা নারায়ণগঞ্জ শহরে এসে থাকতে হবে। সোনারগাঁ উপজেলা সদরে থাকার জায়গার নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ নারায়ণগঞ্জের কিছু হোটেলের নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ * হোটেল মেহেরান সনাতন পাল লেন রোড, নারায়ণগঞ্জ। * হোটেল সোনালী ১নং রেলগেট, সনাতন পাল রোড, নারায়ণগঞ্জ। * হোটেল নারায়ণগঞ্জ ১নং সিরাজউদ্দৌল­া রোড, নারায়নগঞ্জ। * হোটেল সুগন্ধা লিয়াকত সুপার মার্কেট, ১২/২০ দিগু বাবুর বাজার, নারায়ণগঞ্জ। * হোটেল মীনা ১৬ মহিম গাঙ্গুলী রোড, টানবাজার, নারায়নগঞ্জ। স্থানীয়ভাবে সোনারগাঁ উপজেলা সদরে খাওয়া দাওয়ার স্থানীয় কিছু হোটের ও রেস্তোরা রয়েছে তার মধ্যে কয়েকটি হলোঃ * কলাপাতা রেস্তোরা সোনারগাঁ সপিং কমপ্লেক্স ২য় তলা, মোগরাপাড়া চৌরাস্তা, সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ। মোবাইল: ০১৭৬০ ১৪৪ ১৪৪। * খাজা রেস্তোরাঁ মোগরাপাড়া চৌরাস্তা, সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ। মোবাইল: ০১৮১৫ ৭০৮ ০৭৯। নারায়ণগঞ্জের কিছু রেস্তোরার নাম ও ঠিকানা দেয়া হলোঃ * মনির রেস্তোরা ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * ফুড গার্ডেন রেস্তোরাঁ ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * আজমীরী বিরানী হাউস ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * আলহাজী বিরানী হাউস- ২নং রেল গেট, বি.বি. রোড, নারায়ণগঞ্জ। * আমান হোটেল রহমতউল­াহ মুসলিম ইনস্টিটিউট, রেলগেট, নারায়ণগঞ্জ। * আল­াহু রেস্তোরা রহমতউল­াহ মুসলিম ইনস্টিটিউট, রেলগেট, নারায়ণগঞ্জ। * খাবার ঘর আলী আহমেদ চুনকা সড়ক. নারায়ণগঞ্জ। * আল হাদীস আলী আহমেদ চুনকা সড়ক. নারায়ণগঞ্জ। * পিন্টু সুইটস ১২৫ এল. এন রোড, নারায়ণগঞ্জ। * জন খাবার ১২৫ এল. এন রোড, নারায়ণগঞ্জ। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত একটি সুপরিসর নগর উদ্যান। এটি পূর্বে রমনা রেসকোর্স ময়দান নামে পরিচিত ছিল। এক সময় ঢাকায় অবস্থিত ব্রিটিশ সৈন্যদের সামরিক ক্লাব এখানে প্রতিষ্ঠিত ছিল। পরবর্তীতে এটি রমনা রেস কোর্স এবং তারপর রমনা জিমখানা হিসাবে ডাকা হত। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের পর মাঠটিকে কখনও কখনও ঢাকা রেস কোর্স নামে ডাকা হত এবং প্রতি রবিবার বৈধ ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হত। একটি জাতীয় স্মৃতিচিহ্নও বটে কেননা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চের ভাষণ এখানেই প্রদান করেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বার পাকিস্তান সেনাবাহিনী এই উদ্যানেই আত্মসমর্পণ করে মিত্রবাহিনীর কাছে। রেস কোর্স ময়দানের অদূরে অবস্থিত তৎকালীন হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পনের স্থান হিসেবে প্রথমে নির্ধারণ করা হলেও পরবর্তীকালে আত্মসমর্পনের জন্য এই মাঠটি নির্বাচন করা হয়। রমনা রেসকোর্সের দক্ষিণে পুরানো হাইকোর্ট ভবন, তিন জাতীয় নেতা শেরে-বাংলা এ. কে ফজলুল হক, খাজা নাজিমুদ্দিন এবং হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী-এর সমাধি (তিন নেতার মাজার পশ্চিমে বাংলা একাডেমী, অ্যাটমিক এনার্জি কমিশন, ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র, চারুকলা ইনস্টিটিউট, বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ, পাবলিক লাইবে্ররি এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর; উত্তরে বারডেম হাসপাতাল, ঢাকা ক্লাব ও ঢাকার টেনিস কমপ্লেক্স এবং পূর্বে সুপ্রীম কোর্ট ভবন, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট ও রমনা পার্ক। পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে আকাশ পথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। বাস বা ট্রেনে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। নৌপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। ১৯৭৫ সালের পর এলাকাটিকে সবুজে ঘেরা পার্কে পরিণত করা হয়। পার্কের একপাশে শিশুদের জন্য একটি বিনোদন কেন্দ্র তথা পার্ক গড়ে তোলা হয়। এখানে শিশুদের জন্য নানা ধরনের আকর্ষণীয় খেলাধুলা, খাবার রেস্তোরঁা এবং ছোটখাটো স্মারক জিনিসপত্র ক্রয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সংক্রান্ত যেসব ঐতিহাসিক ঘটনা অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেগুলিকে স্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে ১৯৯৯ সালে এখানে ‘শিখা চিরন্তন’ স্থাপন করা হয়েছে এবং একইসাথে তার পাশেই যেখানে পাকিস্তানি সেনাগণ আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেছিল সেখানে গড়ে তোলা হচ্ছে স্বাধীনতা টাওয়ার। ১৯৯৬ খ্রিস্টাব্দে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে এখানে স্বাধীনতা স্তম্ভ ও শিখা চিরন্তন নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। স্বাধীনতা স্তম্ভ প্রকল্পের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ জনতার দেয়াল নামে ২৭৩ ফুট দীর্ঘ একটি দেয়ালচিত্র। এটি ইতিহাসভিত্তিক টেরাকোটার পৃথিবীর দীর্ঘতম ম্যুরাল। এর বিষয়বস্তু ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাঙালি জাতির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস। এ ছাড়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খনন করা হয়েছে একটি কৃত্রিম জলাশয় বা লেক। ২০০১ খ্রিস্টাব্দে চারদলীয় জোট সরকার-এর শাসনামলে আমলে উদ্যানের ভেতর ঢাকা জেলার শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকা সংবলিত একটি স্থাপনা তৈরি করা হয়। এর পাশেই অনেক ভালো মানের রেস্তোরা আছে। এখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। এর পাশেই অনেক ভালো মানের রেস্তোরা আছে। এখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। স্বপ্নপুরী বিনোদন পার্ক বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাবগঞ্জে, উপজেলা সদর হতে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত। স্বপ্নপুরী নবাবগঞ্জ উপজেলাধীন হলেও ফুলবাড়ি উপজেলা সদর হত অত্যন্ত নিকটে। তাই দিনাজপুর সদর থেকে ফুলবাড়ি হয়ে স্বপ্নপুরী যাওয়া সহজ। রাজধানী ঢাকা থেকে দিনাজপুর গামী বাস যোগে বিরামপুর গিয়ে নবাবগঞ্জ যেতে হবে তার পর নবাবগঞ্জ থেকে অটোরিক্সা নিয়ে আফতাবগঞ্জ যেতে হবে। এছাড়া ট্রেনে করে ফুলবাড়ি বা বিরামপুর যাওয়ার পর অটোরিক্সা, ভ্যান গাড়ি বা মাইক্রবাসে করে স্বপ্নপুরী যাওয়া যায়। স্বপ্নপুরী পার্কে আভ্যন্তরে নিরিবিলি পরিবেশে আবাসিক রিসোর্ট আছে। সিঙ্গেল এবং ফ্যামিলি দুই ধরনেরইই রিসোর্ট রয়েছে। এগুলোর ভাড়া একটু বেশি। এছাড়া নবাবগঞ্জ উপজেলা শহরে কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। আরও রয়েছে ডাকবাংলো, যেখানে উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে থাকা যায়। প্রথমে বান্দরবান আসতে হবে। ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দারবানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া যথাক্রমে নন এসি ৬২০-৬৫০ টাকা ও এসি ৯৫০-১৫০০ টাকা। ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান যেতে সময় লাগে ৮-১০ ঘণ্টা। ট্রেনে যেতে চাইলে ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর গোধূলি এইসব ট্রেনে করে চট্রগ্রাম যাওয়া যাবে। শ্রেনীভেদে ভাড়া ৩৫০ থেকে ১২০০টাকা। এছাড়া ঢাকা থেকে আকাশ পথে সরাসরি চট্রগ্রাম আসা যায়। চট্টগ্রামের বদ্দারহাট থেকে পুবালি ও পূর্বানী নামের দুটি বাস বান্দারবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ দুটি বাসে জনপ্রতি ১২০ টাকা ভাড়া লাগে। চট্রগ্রামের ধামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ২০০-৩০০ টাকা ভাড়ায় বাসে করে বান্দরবান আসা যায়। বৌদ্ধধর্মাবলম্বী ব্যতীত অন্যান্য ভ্রমনার্থীদের টিকিটের বিনিময়ে মন্দিরটি দর্শনের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে মন্দিরের মূল অংশে অর্থাৎ যেখানে জাদিটি আছে সেখানে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ করতে দেয়া হয় না। সন্ধ্যা ছয়টার পরে মন্দিরে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষেধ। মন্দির চত্ত্বরে শর্টপ্যান্ট, লুঙ্গি এবং জুতা পায়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ। থাকার জন্যে বেশ কিছু হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজ রয়েছে। বান্দরবান শহর ও তার আশেপাশেই হোটেল ও রিসোর্ট গুলোর অবস্থান। বান্দরবান থাকার জন্যে যে সকল হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে তার মধ্যে: * হোটেল হিল ভিউ: বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর পাশেই। ভাড়া ৮০০ থেকে ২৫০০ টাকা। * হোটেল হিলটন: বান্দরবান শহরের বাস স্ট্যান্ড এর কাছেই। ভাড়া ৮০০ থেকে ৩০০০ টাকা। * হোটেল প্লাজা: বাস স্ট্যান্ড থেকে ৫মিনিট হাঁটা দূরত্বে। ভাড়া ৬০০ থেকে ৩০০০ টাকা। * রিভার ভিউ: শহরের সাঙ্গু নদীর তীর ঘেষে হোটেলটির অবস্থান। ভাড়া ৬০০ থেকে ২০০০ টাকা। * পর্যটন মোটেল: পাহাড় ও লেকের পাশেই অবস্থিত। শহর থেকে ৪ কি:মি: দুরে মেঘলায় অবস্থিত। ভাড়া ১২০০ থেকে ২৫০০ টাকা। বান্দরবান শহরে খাওয়ার জন্যে রয়েছে বেশি কিছু রেস্তোরা, তার মধ্যে তাজিং ডং ক্যাফে, মেঘদূত ক্যাফে, ফুড প্লেস রেস্তোরাঁ, রুপসী বাংলা রেস্তোরাঁ, রী সং সং, কলাপাতা রেস্তোরাঁ ইত্যাদি। হংকং গণচীনের দুইটি বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলের একটি। অপর অঞ্চলটি হল মাকাও। ২৬০ টিরও বেশি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই অঞ্চলটি পার্ল নদীর বদ্বীপের পূর্ব দিকে অবস্থিত। এর উত্তরে চীনের কুয়াংতুং প্রদেশ এবং পূর্ব, পশ্চিম আর দক্ষিণে দক্ষিণ চীন সাগর অবস্থিত। হংকংয়ের অর্থনীতি অনেক শক্তিশালী। * নোং পিং ৩৬০ গন্ডোলা লিফট (কেবল কার) * টিয়েন ত্যান বুদ্ধ যা বড় বুদ্ধ হিসাবে পরিচিত এবং হংকঙের প্রধান বৌদ্ধমন্দির ও অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পর্যটনস্থল। * টিয়েন ত্যান বুদ্ধ, হংকঙে প্রধান বৌদ্ধ মন্দিরের প্রবেশ পথ হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হংকং-এর জাতীয় বিমানবন্দর। চেক ল্যাপ কক দ্বীপে অবস্থিত হওয়ায় বিমানবন্দরটি চেক ল্যাপ কক বিমানবন্দর নামেও পরিচিত। ১৯৯৮ সালে এই বিমানবন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক যোগাযোগ কেন্দ্র। এটি বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বিমানবন্দর। এয়ারপোড়্রট অথরিটি হংকং এটি পরিচালনা করে। ক্যাথে প্যাসিফিক, ড্রাগন এয়ার, হংকং এয়ারলাইন্স, হংকং এক্সপ্রেস এয়ারওয়েজ এবং এয়ার হংকং একে প্রধান কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করে। এই বিমানবন্দরটি বিশ্বের ১৫০টি শহরের সাথে হংকং এবং চীনকে সংযুক্ত করেছে। হংকং এর অর্থনীতিতে এই বিমানবন্দর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। প্রায় ৬০০০০জন মানুষের কর্মস্থল এই বিমানবন্দর। ৯০টি এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর ব্যবহার করে। ২০১১ সালে ৫৩,৩১৪,২১৩ যাত্রী এই বিমানবন্দর দিয়ে চলাচল করেছে। যাত্রী চলাচলের দিক থেকে এটি বিশ্বের ১০ম বৃহত্তম বিমানবন্দর। এছাড়া কার্গো পরিবহণের দিক থেকে এটি মেম্ফিস ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টকে অতিক্রম করে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ত বিমানবন্দর হয়েছে। হংকং রন্ধনশৈলী প্রধানত ক্যান্টনিজ রন্ধনশৈলী, ব্রিটিশ রন্ধনশৈলী, পশ্চিমা রন্ধনশৈলী, অ ক্যান্টনিজ রন্ধনশৈলী, জাপান ও দক্ষিণ পূর্ব এশীয় রন্ধনশৈলী দ্বারা প্রভাবিত। অতীতে হংকং ব্রিটেনের উপনিবেশ ছিলো এবং এর বাণিজ্য বন্দরের দীর্ঘ ইতিহাস আছে। পথপার্শ্বের স্টল থেকে আধুনিক উচ্চমানের রেস্তোরাঁ বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের জন্য হংকং বহুবিধ খাদ্য পরিবেশন করে। সড়ক পথে ঢাকা হতে হবিগঞ্জের দূরত্ব ১৬৩ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর সিলেট হতে হবিগঞ্জের দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় হবিগঞ্জ আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ পারাবত এক্সপ্রেস (৭০৯ সকাল ০৬টা ৪০ মিনিট (মঙ্গলবার বন্ধ)। জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস (৭১৭ দুপুর ০২টা (কোনো বন্ধ নেই)। উপবন এক্সপ্রেস (৭৩৯ রাত ১০টা (বুধবার বন্ধ)। এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে হবিগঞ্জ আসা যায়। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। হবিগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে রয়েছেঃ আবাসিক ও রাত্রি যাপনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। আবাসনের জন্য রয়েছেঃ # সার্কিট হাউজ, হবিগঞ্জ, ☎ ০৮৩১-৫২২২৪। # জেলা পরিষদ রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। # পানি উন্নয়ন বোর্ড রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়াঃ ১২০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়াঃ ২০০/-। # শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬৬২৩। # সড়ক ও জনপথ বিভাগ রেস্টহাউজ সরকারী)। # পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। # হোটেল সোনার তরী, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়াঃ ৩০০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়াঃ ৩৫০ এবং এসি কক্ষ ভাড়াঃ ৭০০/-। সড়ক পথে ঢাকা হতে হবিগঞ্জের দূরত্ব ১৬৩ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর সিলেট হতে হবিগঞ্জের দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর হবিগঞ্জ আসতে হয়। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় হবিগঞ্জ আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে হবিগঞ্জ আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে বিমান সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিসঃ ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * রশিদপুর গ্যাস ক্ষেত্র (১৯৬০), হবিগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে রয়েছেঃ হবিগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। আবাসিক ও রাত্রি যাপনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের যেসব আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে এখানে সেগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ # সার্কিট হাউজ, হবিগঞ্জ, ☎ ০৮৩১-৫২২২৪। # জেলা পরিষদ রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। # পানি উন্নয়ন বোর্ড রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়াঃ ১২০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়াঃ ২০০/-। # শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬৬২৩। # সড়ক ও জনপথ বিভাগ রেস্টহাউজ সরকারী)। # পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। # হোটেল সোনার তরী, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়াঃ ৩০০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়াঃ ৩৫০ এবং এসি কক্ষ ভাড়াঃ ৭০০/-। সড়ক পথে ঢাকা হতে হবিগঞ্জ সদরের দূরত্ব ১৭৫ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর সিলেট হতে দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর হবিগঞ্জ সদরে আসতে হয়। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় হবিগঞ্জ আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে হবিগঞ্জ আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে অথবা ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, হাওড় এলাকা থেকে বর্ষাকালে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। হবিগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ হবিগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। আবাসিক ও রাত্রিযাপনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের যেসব আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে এখানে সেগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ # সার্কিট হাউজ, হবিগঞ্জ, ☎ ০৮৩১-৫২২২৪। # জেলা পরিষদ রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। # পানি উন্নয়ন বোর্ড রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়া: ১২০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়া: ২০০/-। # শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬৬২৩। # সড়ক ও জনপথ বিভাগ রেস্টহাউজ সরকারী)। # পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। # হোটেল সোনার তরী, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়া: ৩০০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়া: ৩৫০ এবং এসি কক্ষ ভাড়া: ৭০০/-। "সাগর" শব্দটি থেকে "হাওর" শব্দের উৎপত্তি তবে "হাকালুকি" নামের উৎপত্তি সম্পর্কে বিভিন্ন লোককাহিনী রয়েছে: [[ঢাকা থেকে হাকালুকি হাওরে যেতে প্রথমে মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া আসতে হবে। কুলাউড়া থেকে অটোরিক্সা বা রিক্সা ভাড়া করে সরাসরি হাওরে যাওয়া যায়। কুলাউড়া থেকে হাকালুকি হাওরে যেতে অটোরিক্সা এবং রিকশা ভাড়া করা লাগে। ঢাকা থেকে সিলেটগামী যে কোন বাসে কুলাউড়া আসা যায়। ঢাকার ফকিরাপুল, গাবতলী, সায়েদাবাদ, মহাখালি ও আবদুল্লাপুর বাস টার্মিনাল থেকে সিলেটের বাসগুলো ছেড়ে যায়৷ গ্রীন লাইন, সৌদিয়া, এস আলম, শ্যামলি ও এনা পরিবহনের এসি বাস যাতায়াত করে। এছাড়াও ঢাকা থেকে সিলেট যেতে শ্যামলী, হানিফ, ইউনিক, এনা পরিবহনের নন এসি বাস পাওয়া যায়। ; ঢাকা থেকে ট্রেনে করে কুলাউড়া কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন হতে উপবন, জয়ন্তিকা, পারাবত অথবা কালনী এক্সপ্রেস ট্রেন কুলাউড়া থামে। কমলাপুর কিংবা বিমানবন্দর রেল স্টেশন হতে রাতে সিলেটের উদ্দেশ্যে যাত্রা করা উপবন এক্সপ্রেসে চড়ে সিলেটের ঠিক আগের স্টেশন মাইজগাও এ নামতে হবে। মাইজগাও থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার পথ হেটে ফেঞ্চুগঞ্জ বাজার পর্যন্ত আসতে হবে। চাইলে অটোরিক্সা দিয়েও ফেঞ্চুগঞ্জ বাজার আসতে পারবেন। ফেঞ্চুগঞ্জ বাজারে আল মুমিন রেষ্টুরেন্টে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা সেরে নৌকাঘাটে এসে দরদাম করে (প্রায় ১০ থেকে ১৫ জনের) নৌকা ভাড়া করে কুশিয়ারা নদী পার হয়ে হাকালুকি হাওড়ে ঘুরে বেড়ানো যাবে। হাওরে বিল ইজারাদারদের কুটিরগুলোতে বিল মালিকের অনুমতি নিয়ে ২ – ৪ জন অনায়াসেই রাত্রিযাপন করতে পারবেন। তবে বিল এলাকায় জোছনা রাতে তাঁবু ফেলে ক্যাম্পিং করার মুহুর্তগুলো ভ্রমণকে স্মৃতিময় করে তোলে। হাকালুকি হাওড় বিভিন্ন মৌসুমে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে। বর্ষাকালে এই হাওড়টি একটি অথৈ সাগরে পরিনত হয়। আবার শীতকালে এই হাওড়ের রূপ হয় অন্যরকম। পুরো হাওরই দেখার মতো। সমুদ্রের মতো বিশাল ঢেউ, চারদিকে পানি আর পানি। অনেক দূরে দূরে গ্রাম। চলে যেতে পারেন এমনি কোনো গ্রামে। সারা দুপুর কাটিয়ে বিকেলে ফিরে আসতে পারেন। হাটহাজারী উত্তর চট্টগ্রামের এক ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা। এক ঐতিহাসিক ঘটনার প্রেক্ষিতে হাটহাজারীর নামকরণ করা হয়। এর পূর্ব নাম ছিল আওরঙ্গবাদ''। বর্তমান হাটহাজারী, উত্তর রাউজান ও ফটিকছড়ি নিয়ে আওরঙ্গবাদ গঠিত। আওরঙ্গবাদ পরগণায় চট্টগ্রামে মুঘল শাসনাধীন হওয়ার পর থেকেই মসনদধারী প্রথা চালু করে বারজন হাজারীকে অাভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা ও বহিঃশত্রুর হাত থেকে রক্ষার দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছিল। আমলাতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার কারণে তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার মুর্শিদাবাদের নবাবের আদেশ অমান্য ও অগ্রাহ্য করে হাজারীগণ দায়িত্ব পালনে অবহেলা করতে থাকেন এবং নবাবের বিরুদ্ধাচরণ করেন। চট্টগ্রামে নবাবের প্রতিনিধি মহাসিংহ হাজারীগণের ক্ষমতা খর্ব করতে এক কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়ে প্রতারণা করে সীতাকুণ্ডে নবাবের কাঁচারিতে দাওয়াত নিয়ে যান। তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করে আটজন হাজারীকে বন্দি করতে সমর্থ হন। বারজন হাজারীর মধ্যে দক্ষিণ চট্টগ্রামের দুইজন নবাবের বশ্যতা স্বীকার করায় তাঁদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়। বাকি দশজনের মধ্যে আটজনকে বন্দি অবস্থায় মুর্শিদাবাদের নবাবের দরবারে পাঠিয়ে দেয়া হয়। দুইজন হাজারী পালিয়ে প্রাণরক্ষা করেন। মুর্শিদাবাদের নবাব আটজন হাজারীকে লোহার পিঞ্জরে বন্দি করে গঙ্গা নদীতে ডুবিয়ে হত্যার আদেশ দেন। ফলে উত্তর চট্টগ্রামে হাজারীদের ক্ষমতা খর্ব হয়ে পড়ে। বেঁচে যাওয়া হাজারীদের মধ্যে বীরসিংহ হাজারী যে হাট প্রতিষ্ঠা করেন তাকেই আজকের হাটহাজারী বলা হয়। তখন ফার্সি ভাষার প্রচলন ছিল বলে এই হাটটি হাটে হাজারী বা হাটহাজারী নামে পরিচিতি লাভ করে। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী হাটহাজারী উপজেলার জনসংখ্যা ৪,৩১,৭৪৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,১৫,২০১ জন এবং মহিলা ২,২৬,৫৪৭ জন। এ উপজেলার ৯০% লোক মুসলিম, ৯% হিন্দু এবং ১% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। চট্টগ্রাম মহানগরীর অক্সিজেন মোড় থেকে হাটহাজারী উপজেলা সদরের দূরত্ব ১৪ কিলোমিটার। হাটহাজারী উপজেলা সদর থেকেই চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি এবং চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কদ্বয় বিভক্ত হয়েছে। চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন মোড় এলাকা থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে হাটহাজারী যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম শহরের বটতলী অথবা ষোলশহর রেলস্টেশন থেকে নাজিরহাটগামী রেলযোগে হাটহাজারী যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম মহানগরীর অক্সিজেন মোড় থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার উত্তরে এবং হাটহাজারী উপজেলা সদর থেকে প্রায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সায় বিশ্ববিদ্যালয় ২নং গেইট নেমে সেখান থেকে রিক্সা বা অটোরিক্সা যোগে সহজেই যাওয়া যায়। এছাড়া নগরীর বটতলী অথবা ষোলশহর রেলস্টেশন থেকে ফ্রি রেলযোগে যাওয়া যায়। উদালিয়া চা বাগান হাটহাজারী উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ফটিকছড়ি উপজেলার সুয়াবিল ইউনিয়ন ও হাটহাজারী উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের কিছু অংশ জুড়ে অবস্থিত। উপজেলা সদর থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। আল্লামা আজিজুল হক শেরে বাংলা (রহ মাজার হাটহাজারী পৌরসভায় অবস্থিত। চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন মোড় থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। সুলতান নশরত শাহ মাজার ও দীঘি চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন মোড় থেকে প্রায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার উত্তরে এবং হাটহাজারী উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের বড় দীঘির পাড় এলাকায় অবস্থিত। এটি বড় দীঘি নামেই পরিচিত এবং এলাকার নামও এ দীঘির কারণেই বড় দীঘির পাড় হিসেবে পরিচিত। অক্সিজেন মোড় বা হাটহাজারী উপজেলা সদর উভয় দিক থেকেই বাস বা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। এছাড়া নগরীর নিউমার্কেট এলাকা থেকে বাসে সরাসরি বড় দীঘির পাড় যাওয়া যায়। ফকির মসজিদ হাটহাজারী বাজার সংলগ্ন এ মসজিদ পঞ্চাদশ শতাব্দীতে স্থাপিত হয়। চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন মোড় থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। হাটহাজারী কৃষি ইনস্টিটিউট হাটহাজারী উপজেলা সদরের ২ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। উপজেলা সদর থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। মন্দাকিনী শিব মন্দির হাটহাজারী উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার উত্তরে ফরহাদাবাদ ইউনিয়নে অবস্থিত। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ও গণকবর হাটহাজারী উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার উত্তরে নাজিরহাট এলাকায় অবস্থিত। বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়া চট্টগ্রাম নগরীর বটতলী বা ষোলশহর রেলস্টেশন থেকে নাজিরহাটগামী রেলযোগে যাওয়া যায়। হাটহাজারীতে থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। এছাড়া হাটহাজারী চট্টগ্রাম শহরের অতি নিকটে হওয়ায় শহরের যে কোন মানের হোটেলে রাত্রি যাপন করা সম্ভব। হাটহাজারী পৌরসভা এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। হায়দ্রাবাদ ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় তেলেঙ্গানা রাজ্যর রাজধানী শহর। বিখ্যাত হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানি আর হালিমের জন্যে এই শহরটির ব্যাপক সুনাম রয়েছে। পূর্বে এটি অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যর অন্তর্ভুক্ত ছিলো যা পরবর্তীতে তেলেঙ্গানা রাজ্য সৃষ্টি হয়ে অঙ্গীভূত হয়। ইতিহাস ও ঐতিহ্যর শহর এই হায়দ্রাবাদ। ১৫৯১ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন কুতুবশাহী রাজবংশের শাসক মোহাম্মদ কুলী কুতুব শাহ শহরটির গোড়াপত্তন করেন। শহরটিতে অনেক প্রাচীন ইমারত আর স্থাপনা রয়েছে যা তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী কুতুবশাহী এবং নিজামদের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। তাছাড়া হায়দ্রাবাদ শহরটি ব্যাপক পরিষ্কার আর পরিছন্নতার জন্যে ব্যাপক সুনাম রয়েছে। এছাড়াও শহরটি মুক্তার শহর নামেও পরিচিত কারন শহরটিতে মুক্তা পাওয়া যায় প্রচুর। গোলকুণ্ডা দুর্গ হায়দ্রাবাদের কাকট্য রাজবংশ শাসনকালের তৈরি একটি স্থাপনা। কালক্রমে বিভিন্ন শাসকগোষ্ঠীর হাতবদল হয়ে অবশেষে কুতুবশাহী রাজবংশের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে এই দূর্গটি। এটি তৎকালীন হায়দ্রাবাদের কুতুবশাহী শাসকগোষ্ঠীর (১৫১৮-১৬৮৭) রাজধানী ছিলো যা হায়দ্রাবাদের ১১ কি:মি: পশ্চিমে গোলকুণ্ডায় অবস্থিত। গ্রানাইট পাহাড়ের উপর এই গোলকুণ্ডা দূর্গটি বহিঃশত্রুর আক্রমণ এবং যুদ্ধের জন্যে তৈরি হয়েছিলো। দূর্গটিতে রয়েছে সেসময়কার অস্ত্রাগার,তারামতি মসজিদ,ধ্বংসপ্রাপ্ত জেলখানা, ওসমানিয়া মসজিদ, হীরাখানা মসজিদ, শিব মন্দির, বারাদারী বা পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত কেল্লা, সেলাইখানা ইত্যাদি। গোলকুণ্ডা দূর্গের প্রবেশপথে আপনি দূর্গের ধ্বংসাবশেষ থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন ধাতব মুদ্রা, তরবারি, চীনামাটির বাসনপত্র ইত্যাদির সংগ্রহ দেখা যায়। চারমিনার কুতুবশাহী যুগের এক অনন্য স্থাপনাকীর্তি যা বর্তমান বিশ্বে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। চারটি মিনার জুড়ে এই স্থাপনাটি তৈরি হয়েছিলো ১৫৯১ খ্রিষ্টাব্দে কুতুবশাহী রাজবংশের পঞ্চম শাসক সুলতান মুহাম্মদ কুলী কুতুব শাহের শাসনকালে যখন রাজধানী গোলকুণ্ডা থেকে হায়দ্রাবাদে স্থানান্তরিত করা হয়েছিলো। ইন্দো-ইসলামী আর পারস্য স্থাপত্যর ছাপ রয়েছে এই নজরকাড়া স্থাপনাটিতে। ১০০ ভারতীয় রূপীর টিকেট কেটে এই চারমিনারের উপরে উঠা যায় যা থেকে হায়দ্রাবাদ শহরের এক অসাধারণ দৃশ্য উপভোগ করা যায়। চৌমহল্লা রাজপ্রাসাদ হায়দ্রাবাদের অন্যতম শাসকগোষ্ঠী নিজামদের বাসস্থান ছিলো যা বর্তমানে জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই প্রাসাদটিতে রয়েছে আসফ জাহী যুগের নজরকাড়া শাহী তখত বা সিংহাসন। এই আসফ জাহী বংশধরেরা পরবর্তীতে নিজাম উপাধি লাভ করে এবং হায়দ্রাবাদ শাসন করে। ১৭৫০ সালে সালাবৎ জং এর সময়কালে এর নির্মাণকাজ শুরু হয় যা পরবর্তীতে আফজাল-উদ-দৌলা (পঞ্চম আসফ জাহ) ১৮৫৭-১৮৬৯ সময়ের মধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ করেন। অনেকটা মোঘল স্থাপত্যশৈলীর ছাপ রয়েছে। ৪৫ একর জমির উপর এই রাজপ্রাসাদটি নির্মিত হয়েছিলো যার ১২ একর বর্তমানে অবশিষ্ট রয়েছে। এই রাজপ্রাসাদটিতে রয়েছে দুটি চত্বর,শাহী খিলওয়াত বা দরবার হল, ফোয়ারা এবং বাগান। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নিজাম শাসকদের জন্যে মহল, তাঁদের ব্যবহৃত গাড়ি, আসবাবপত্র, অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদির সংগ্রহ রয়েছে এই রাজপ্রাসাদটিতে। এই রাজপ্রাসাদ বা জাদুঘরটির একটি বিশেষত্ব হলো এখানে ৪০ ভারতীয় রূপীর বিনিময়ে ভেতরের সবকিছুর ছবি তুলতে পারা যায়। এই চৌমহল্লা রাজপ্রাসাদটি বিখ্যাত চারমিনারের খুব কাছাকাছি অবস্থিত। মক্কা মসজিদ হায়দ্রাবাদের ঐতিহ্যবাহী একটি জামে মসজিদ। এই মসজিদটি ভারতের সবচেয়ে বড় মসজিদগুলোর মধ্যে একটি। ১৬৯৪ খ্রিস্টাব্দে কুতুবশাহী বংশের পঞ্চম শাসক সুলতান মাহমুদ কুলী কুতুবশাহের রাজত্বকালে নির্মিত হয়। এই মসজিদটির ইটপাথর সুদূর মক্কা থেকে নিয়ে আসা হয় যার ফলে এই মসজিদটির নামকরণ হয় মক্কা মসজিদ। ইসলামিক স্থাপত্যশৈলীর নজরকাড়া মসজিদটি দেখতে অসাধারণ। এই মসজিদটির ভেতরে রয়েছে কুতুবশাহী আর নিজাম শাসকদের কবর। মসজিদটি চারমিনার থেকে একদম কাছে। রামোজি ফিল্মসিটি হায়দ্রাবাদের অন্যতম ভ্রমণ স্থানগুলোর অন্যতম। এটি অনেকটা বিখ্যাত ইউনিভার্সাল স্টুডিওর আদলে নির্মিত। এখানে বিভিন্ন অবস্থানে শ্যুটিং স্পট তৈরি করা রয়েছে। শ্যুটিং স্পটগুলোর মধ্যে রয়েছে বিমানবন্দর, বিপবি বিতান কিংবা রেলস্টেশন। এছাড়াও এখানে কীভাবে একটি ছবিতে আলো, শব্দ ইত্যাদি সংযোজন করা হয় তা একটি শোয়ের মাধ্যমে দেখানো হয়। সারাদিনের ঘুরে বেড়ানোর জন্যে একটি চমৎকার স্পট এই রামোজি ফিল্মসিটি। রাত্রিযাপনের জন্যে এখানে অনেক হোটেল আছে। এর মধ্যে হোটেল সিতারা অন্যতম। হায়দ্রাবাদ শহর থেকে প্রায় ৩ ঘন্টার দূরত্ব এই রামোজি ফিল্মসিটি। সালার জং জাদুঘর হায়দ্রাবাদ শহরের অন্যতম জাদুঘর। এটি ভারতীয় তিনটি জাতীয় জাদুঘরের একটি। নবাব মীর ইউসুফ আলী খান সালার জং-৩ (১৮৮৯-১৯৪৯) হায়দ্রাবাদের সপ্তম নিজামের প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় বিপুল অর্থ ব্যয় করে প্রায় ত্রিশ বছর বিভিন্ন ঐতিহাসিক জিনিষপত্র সংগ্রহ করেন। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর সংগৃহীত জিনিষপত্র তাঁর পৈতৃক রাজমহল দেওয়ান দেউড়ি তে রেখে যান যা ১৯৫১ সালে তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী জওহারলাল নেহরু জনসাধারণের জন্যে উন্মুক্ত করেন। এই জাদুঘরে রয়েছে সালার জংদের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিষপত্র, ভিন্ন ভিন্ন সভ্যতার নিদর্শনের এক বিপুল সংগ্রহশালা। হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানি হায়দ্রাবাদে বিখ্যাত। এর খ্যাতি বলতে গেলে জগৎজোড়া। তাছাড়া হায়দ্রাবাদের হালিমের যথেষ্ট কদর রয়েছে। নিম্নে কিছু হোটেলের নাম দেয়া রয়েছে যা হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানির জন্য জনপ্রিয়: * শাহ গাউস ক্যাফে এবং রেস্তোরাঁ * ক্যাফে বহর এবং রেস্তোরাঁ সুনামগঞ্জ শহরের তেঘরিয়ার সাহেববাজার ঘাটের পার্শ্বে সুরমা নদীর কূল ঘেষে দাঁড়িয়ে আছে হাসন রাজার স্মৃতি বিজড়িত ঐতিহ্যবাহী হাসন রাজার বাড়ি। ১৮৫৪ সালে এই বাড়িতেই তার জন্ম এবং ১৯২১ সালে এখানেই মৃত্যুবরণ করেন। এটি সুনামগঞ্জ পৌরসভার অন্তর্ভূক্ত। হাসন রাজারা ছিলেন সম্ভ্রান্ত জমিদার। মরমী সাধক হাসন রাজা তার জীবনের অধিকাংশ সময়ই এখানে কাটিয়েছেন। এটি বর্তমানে "হাছন রাজা মিউজিয়াম" হিসাবে পরিবর্তিত হয়েছে। সড়কপথে ঢাকা হতে প্রথমে সুনামগঞ্জ যেতে হবে; অতঃপর সেখান থেকে বাড়িটিতে যেতে হবে। সড়কপথে ঢাকা হতে সুনামগঞ্জের দূরত্ব ২৯৬ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে সিলেট এসে তারপর সুনামগঞ্জ আসতে হয়। সুনামগঞ্জ এসে সেখান থেকে রিক্সা বা সিএনজি অটো রিক্সায় অতি সহজেই সাহেববাজার ঘাটের সন্নিকটস্থ হাসন রাজার বাড়িতে আসা যায়। * সুনামগঞ্জের মূল বাস স্ট্যান্ড থেকে সাহেববাজার ঘাটের নিকটস্থ বাড়িটিতে আসার জন্য ভাড়া হবেঃ * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০৮৭১-৬১৪৯৮ (সুনামগঞ্জ ৮৮০১৭১৪-৫৩৭ ৯১৬ (গাবতলী)। * ঢাকা-সুনামগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ সুনামগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; রেলপথে কেবল মাত্র ছাতক আসার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) জংশন স্টেশন থেকে। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে সিলেট আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৮০ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ১১০ টাকা; * শোভন চেয়ার ৩২০ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৪২৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৬৪০ টাকা; * এসি সীট ৭৩৬ টাকা এবং * এসি বাথ ১,০৯৯ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ সুনামগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি বিমান যোগাযোগ নেই; ঢাকা থেকে সিলেটে সরাসরি বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সুনামগঞ্জে আসতে হয়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ হাওড় বেষ্টিত জেলা হওয়া সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এ জেলার নৌপথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে সরাসরি নৌপথে আসা যায়। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। হাওর বেষ্টিত অঞ্চল বিধায় সুনামগঞ্জ অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা নৌপথ কেন্দ্রিক। এ জেলার ১১টি উপজেলার মধ্যে মাত্র ৬টি উপজেলা (ছাতক, জগন্নাথপুর, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ, দিরাই, জামালগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ সদর) থেকে জেলা সদরে সড়কপথে যোগাযোগ রয়েছে। অবশিষ্ট ৪টি উপজেলার (বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ধর্মপাশা ও দোয়ারাবাজার) সাথে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ নেই; নৌপথে চলাচল করতে হয়। আবার, সরাসরি সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে অধিকাংশ রাস্তাই কাঁচা বা অন্যান্য কারণে বর্ষায় পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় নৌপথই একমাত্র অভ্যন্তরীন যোগাযোগের মাধ্যম। বর্তমানে বাড়ীটিতে বাদক যন্ত্র থেকে রাজার জমিদারি ম্যাপ সকল কিছু আছে সংগ্রহে! আছে রাজার ব্যবহৃত কুর্তা, খড়ম, তরবারি, পাগড়ি, ঢাল, থালা, বই ও নিজের হাতের লেখা কবিতার ও গানের পান্ডুলিপিসহ ব্যবহার্য জিনিসপত্র। ঘরের এবং ঘরের বাইরের সব সংগ্রহের পাশাপাশি স্থান পেয়েছে বিশিষ্টজনের সঙ্গে রাজার সাক্ষাৎ ও দর্শনার্থীদের ভ্রমণের বিশেষ কিছু ছবি। * রাজার ঘড়িঘর ও সংলগ্ন এলাকা; বাড়িটির আশেপাশেই প্রচুর হোটেল রেস্তোরা আছে খাওয়া দাওয়া করার জন্য। স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে এসকল দ্রব্যাদির তৈরি সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। সুনামগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * হোটেল নূর পূর্ববাজার, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫২২৫, মোবাইল ৮৮০১৭১৮-৬৩০ ৮৮৭; * হোটেল সারপিনিয়া জগন্নাথবাড়ী রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫২৭৮; * হোটেল নূরানী পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫৩৪৬, মোবাইল: ০১১৯৬-১৪২ ৯৩৯; * হোটেল মিজান পূর্ববাজার, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫৬৪০। * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জ ৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; হিমছড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলা]]য় অবস্থিত একটি পর্যটনস্থল। কক্সবাজার থেকে এটি ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কক্সবাজার শহরের ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং কলাতলী সৈকত থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে হিমছড়ি অবস্থিত। কক্সবাজার শহর থেকে জিপ গাড়িতে চড়ে হিমছড়িতে যাওয়া যায়। হিমছড়ির উদ্দেশে কক্সবাজার সৈকত থেকে সব সময়ই গাড়ি ছেড়ে যায়। এছাড়া রিক্সা বা অটোরিক্সাতেও হিমছড়ি যাওয়া যাবে। হিমছড়ির একপাশে রয়েছে সুবিস্তৃত সমুদ্র সৈকত আর অন্যপাশে রয়েছে সবুজ পাহাড়ের সারি। হিমছড়িতে একটি জলপ্রপাত রয়েছে যা এখানকার প্রধান পর্যটন আকর্ষণ। যদিও বর্ষার সময় ছাড়া অন্যান্য অনেক সময়ই ঝরণায় পানি থাকে না বা শুষ্ক থাকে। তবুও প্রাকৃতিক পরিবেশ হিসেবে হিমছড়ি, পর্যটকদের অনন্য এক আকর্ষণ। এখানে সমুদ্রের পাশে ড্রাইভ করা যায়। *হিমছড়ি ইকো পার্ক পর্যটন কেন্দ্র হিমছড়ি বেড়াতে আসলে এখানকার আদিবাসীদের তৈরি বিভিন্ন পণ্য যেমনঃ হাতে বোনা কাপড়, গৃহস্থলীর বিভিন্ন সামগ্রী কিনতে পারেন। কক্সবাজারে থাকার ব্যবস্থা খুবই উন্নত। এখানে পাঁচ তারকা মানের বেশ কয়েকটি হোটেলসহ সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন মানের প্রচুর হোটেল, মোটেল ও গেস্ট হাউজ রয়েছে। প্লটঃ ১০, ব্লকঃ এ, কলাতলি রোড, কক্সবাজার, বাংলাদেশ মেরিন ড্রাইভ, কলাতলি, নিউ বীচ হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার হিমছড়িতে অবস্থিত। এটি কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের অধিক্ষেত্রাধীন। হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি চিরসবুজ ও প্রায়-চিরসবুজ ক্রান্তীয় বৃক্ষের বনাঞ্চল। বনের ১১৭ প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে ৫৮ প্রজাতির বৃক্ষ,১৫ প্রজাতির গুল্ম, ৪ প্রজাতির তৃণ, ১৯ প্রজাতির লতা এবং ২১ প্রজাতির ভেষজ উদ্ভিদ রয়েছে। হিমছড়ি বনাঞ্চল হাতির আবাসস্থল বলে ধারণা করা হয়। এছাড়া এ বনে মায়া হরিণ, বন্য শুকর ও বানর দেখা যায়। এ বনে ৫৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ২৮৬ প্রজাতির পাখি, ৫৬ প্রজাতির সরীসৃপ ও ১৬ প্রজাতির উভচর প্রাণীর সন্ধান পাওয়া গেছে। হিমছড়ি বনাঞ্চল উল্লুকেরও আবাসস্থল। পাখিপ্রেমীদের জন্য হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি আদর্শ স্থান। এর ২৮৬ প্রজাতির পাখির মধ্যে ময়না, ফিঙ্গে ও তাল বাতাসি উল্লেখযোগ্য। কক্সবাজার শহর থেকে যে-কোন যানবাহনযোগে সড়ক পথে হিমছড়ি যাওয়া যায়। কক্সবাজারের কলাতলী স্ট্যান্ড থেকে অটোরিকশা অথবা চান্দেরগাড়িতে করে ১৫ মিনিটে হিমছড়ি পৌঁছানো সম্ভব। হিমছড়ি একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল হওয়ায় এখানে প্রবেশের জন্য প্রবেশমূল্য প্রদান করতে হয়। জনপ্রতি ২০ টাকা। উদ্যানে প্রবেশের পর বনের গাছপালা, জীববৈচিত্র্য প্রাণভরে উপভোগ করুন। বনের ভেতর রয়েছে একটি ঝর্ণা, সেখানে ঘুরুন। পাহাড়ী বনের গভীর থেকে ঘুরে আসতে চাইলে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। এখানে বন বিভাগের রেষ্ট হাউস রয়েছে, যা পূর্ব অনুমতি সাপেক্ষে ব্যবহার করা যায়। তবে এখান থেকে কক্সবাজার কাছাকাছি হওয়ায় কক্সবাজার ফিরে থাকা যাবে। কক্সবাজারে থাকার ব্যবস্থা উন্নতমানের। হোসেনী দালান বা ইমামবাড়া বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের পুরানো ঢাকা এলাকায় অবস্থিত একটি শিয়া উপাসনালয় এবং কবরস্থান। বিকল্প উচ্চারণ হুস্নী দালান এবং ইমারতের গায়ে শিলালিপিতে ফারসী ভাষায় লিখিত কবিতা অনুসারে উচ্চারণ হোসায়নি দালান''। এটি মোগল শাসনামলে ১৭শ শতকে নির্মিত হয়। ইমারতটি মুহাম্মদের পৌত্র হোসেনের কারবালার প্রান্তরে মৃত্যুবরণ স্মরণে নির্মিত। হোসেনী দালান ঢাকা শহরের পুরান ঢাকা খ্যাত এলাকায় অবস্থিত। এই স্থানটি শিয়া মুসলিমদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাসনালয় হিসেবে পরিচিত। এর স্থাপত্যকলা মনোমুগ্ধকর। প্রায় সাড়ে ৩০০ বছরের পুরনো এ স্থাপনা মোগল আমলের ঐতিহ্যের নিদর্শন। মোগল সম্রাট শাহজাহানের আমলে এটি নির্মিত হয়।হোসেনী দালানের দক্ষিণাংশে রয়েছে একটি বর্গাকৃদির পুকুর। এর উত্তরাংশে শিয়া বংশোদ্ভূত ব্যক্তিদের কবরস্থান অবস্থিত। দালানটি সাদা বর্ণের, এবং এর বহিরাংশে নীল বর্ণের ক্যালিগ্রাফি বা লিপিচিত্রের কারূকাজ রয়েছে। একটি উঁচু মঞ্চের ওপর ভবনটি নির্মিত। মসজিদের অভ্যন্তরেও সুদৃশ্য নকশা বিদ্যমান। ইরান সরকারের উদ্যাগে ২০১১ খ্রিস্টাব্দে হোসেনী দালানের ব্যাপক সংস্কার সাধন করা হয়। ইরান সরকার এতে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করে। ইরানের স্থপতিবিদ ও শিল্পীরা এতে অংশগ্রহণ করেন। ফলে ইরানের ধর্মীয় স্থাপনার বাহ্যিক রূপ ও নান্দনিকতা এ সংস্কার কাজে প্রতিফলিত হয়েছে। মধ্য দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। সংস্কারের আগে ভেতরে রং-বেরঙের নকশা করা কাচের মাধ্যমে যে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল, তা পরিবর্তন করে বিভিন্ন আয়াত ও মুদ্রা লিখিত নীল রঙের টাইলস লাগানো হয়েছে। একইভাবে এর পূর্বদিকের ফটকে এবং উত্তর দিকের চৌকোনা থামগুলোয় আয়াত ও সুরা লিখিত নীল রঙের টাইলস লাগানো হয়েছে। টাইলসগুলো ইরান থেকে আমদানি করা এবং এতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ইরানের ধর্মীয় শিল্পকলা ক্যালিগ্রাফি। ইরানের বেশ কিছু ধর্মীয় স্থাপনায় এ ধরনের টাইলস রয়েছে বলে জানা যায়। পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে আকাশপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। বাস বা ট্রেনে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। নৌপথে ঢাকাতে আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদিতে মাধ্যমে এখানে আসা যাবে। ঢাকায় প্রচুর উন্নতমানের আবাসিক হোটে, মোটেল ও বাংলো আছে। এর পাশেই অনেক ভালো মানের রেস্তোরাঁ আছে। এখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! দুটি নিবন্ধ কিন্তু বিষয় একই return কোন উপাদান পাওয়া যায় নি)" return কোন উপাদান পাওয়া যায় নি)" return কোন উপাদান পাওয়া যায় নি)" return কোন উপাদান পাওয়া যায় নি)" "'valueFunc' বিকল্পে খারাপ মান আরোপিত করা হয়েছে" function প্রত্যাশিত, কিন্তু পাওয়া গেছে ' 'আর্গুমেন্ট টেবিল কীতে লেখা যায়নি 'আর্গুমেন্ট টেবিল কীতে লেখা যায়নি বিদ্যমান আর্গুমেন্টের উপর লিখন অনুমোদিত নয়', mShared mShared or require('মডিউল:বিষয়শ্রেণী পরিচালনাকারী/শেয়ারকৃত') mShared mShared or require('মডিউল:বিষয়শ্রেণী পরিচালনাকারী/শেয়ারকৃত') mShared mShared or require('মডিউল:বিষয়শ্রেণী পরিচালনাকারী/শেয়ারকৃত') '%s s|%s পাতায় পাওয়া যেতে পারে।', self:addCat(0 টেমপ্লেটে অবৈধ তারিখ প্যারামিটারসহ নিবন্ধসমূহ') self:addCat('all উইকিপিডিয়া বার্তা বাক্স প্যারামিটার ঠিক করা প্রয়োজন allSort) 'এই বার্তা বাক্স একটি অবৈধ "type=%s" প্যারামিটার ব্যবহার করছে এবং তা ঠিক করা প্রয়োজন।', templateErrorCategory অনুপস্থিত প্যারামিটারসহ নিবন্ধের বার্তার টেমপ্লেট', cfg['strange-usage-category অদ্ভুত ব্যবহারের সাথে (নথি) উইকিভ্রমণের পাতা' * বট পরিচালনাকারী/Botmaster User:খাত্তাব হাসান]] * সফটওয়্যার/Software:অটো উইকি ব্রাউজার (AWB) মন্তব্য উইকিভ্রমণে বা গ্লোবাল পলিসিতে কি এধরণের নীতিমালা রয়েছে? আমি পেলাম না খুঁজে। আমি কাজ শুরু করার আগেও এটা খুঁজে নিয়েছি। আর আমি তো অউব্রা দিয়েই সম্পাদনা করেছি। আর অউব্রার পাতাতে বট একাউন্টটি মূল ব্যবহারকারী হিসেবে যুক্ত করেছি। এই নীতিমালা কোথায় উল্লেখিত আছে, আমাকে খুঁজে পেতে সাহায্য করুন। আমি নীতিমালাটি খুঁজে পাইনি। আপনি বানানের নীতিমালার লেখাটাও বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে এনে থাকবেন। একাডেমির বানান আর আকাদেমির বানান নিয়ে বিতর্ক কি ভ্রমণ প্রসঙ্গে হবে? আমার মনে হয়না, অপ্রয়োজনীয় ক্ষেত্রেও বাংলা উইকিপিডিয়ার নীতিমালা অনুসরণ করা জরুরি। আমার শিরোনামে "সমূহ" সরানো আর "সহ" এর আগের স্পেস সরানো কি কি আপনার মতে বিতর্কিত? এটা কি ইন্টারউইকি সংযোগের ন্যায় একেবারে সাধারণ সম্পাদনা নয়? বানান সম্পাদনা বটের ক্ষেত্রে আমভাবে কি নিষিদ্ধ? এটা তো অউব্রা দিয়ে দেখে দেখে সম্পাদনা করছি। এটা আর উইকিপিডিয়ার বানান নিয়ে এক করার কারণ আমি বুঝিনি। দ্বিতীয়তঃ বানান দিয়ে ইংরেজি টেমপ্লেটের বানান বাংলাকরণও উদ্দেশ্য ছিল। আমার মনে হয়না, এতে উইকিভ্রমণে কোনো সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। আমি সাধারণ তালিকাটা দিচ্ছি (আমার অউব্রাতে পুরো তালিকা আছে, প্রয়োজনে পরবর্তীবার প্রবেশ করলে- তালিকাটা আমি বটের উপপাতায় স্থানান্তর করতে পারি। তালিকার একটি নিবন্ধ যোগ করার জন্য নিম্নলিখিত পাঠ্যটি ব্যবহার করুন। উইকিভ্রমণ হল একক সর্বশ্রেষ্ঠ নির্দেশিকা সান সেরিফের রাষ্ট্রপতি মুজাম্বু ঘোষণা করেছেন আজ।'' আমি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলা থেকে মুহাম্মদ মুস্তফা কামাল। [1 সেকেন্ড সেকেন্ড সেকেন্ড সেকেন্ড [3600 ঘণ্টা ঘণ্টা ঘণ্টা ঘণ্টা প্রদত্ত বাংলা সংখ্যাকে ইংরেজি বা ইংরেজি সংখ্যাকে বাংলা করে এই মডিউলটি প্রদত্ত ইনপুট ও আদেশ অনুসারে বাংলা সংখ্যাকে ইংরেজি ও ইংরেজি সংখ্যাকে বাংলায় রূপান্তর করে। ==অন্য মডিউলে ব্যবহারের জন্য ডাকা অন্য মডিউলে ব্যবহারের জন্য তিন পদ্ধতি ব্যবহার করে ডাকা যাবে। মডিউল:সংখ্যা পরিবর্তন স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংখ্যাকে পরিবর্তন করে। ইংরেজি সংখ্যা দিলে বাংলা ও বাংলা দিলে ইংরেজি মডিউল:ConvertDigit শুধু ইংরেজি মাস ও সংখ্যাকে বাংলায় রূপান্তর করে মডিউল:ConvertTime শুধু বাংলা মাস ও সংখ্যাকে ইংরেজিতে রূপান্তর করে বিষয়শ্রেণী:বিষয়শ্রেণী যেখানে নিবন্ধটি একটি পুনর্নির্দেশ]] অন্য একটি মডিউল থেকে কল করে ব্যবহার: তাহলে এখানে text-এর ফলাফল আসবে "১২:৩০, ২৯ এপ্রিল ২০১৫" টেমপ্লেট থেকে কল করে (উপরের মত ফলাফল আসবে): এটি একটি রুপান্তর টেমপ্লেট যা ইংরেজি সংখ্যা ও মাসকে বাংলায় রুপান্তর করে। এই টেমপ্লেটটি সরাসরি নিবন্ধে ব্যবহার করা উচিত নয়। এই টেমপ্লেট অবশ্যই উপকল্পন করতে হবে{{ টেমপ্লেটটি প্রতিস্থাপন প্রয়োজন এমন আরেকটি টেমপ্লেটে আবৃত করা যেতে পারে। সাগর দ্বীপ কলকাতা থেকে ১৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। জাতীয় সড়ক ১২ দ্বারা দ্বীপটি কলকাতার সঙ্গে যুক্ত। তবে মুড়িগঙ্গার উপড় সেতু নির্মান না হওয়ায় সড়কপথে কলকাতা থেকে প্রথমে কাকদ্বীপ পর্যন্ত যাওয়ার পর লঞ্চ বা নৌযানে নদী পার হয়ে সাগর দ্বীপে প্রবেশ করতে হয়। কলকাতা থেকে সরকারি ও বেসরকারি বাস পরিষেবা রয়েছে কাকদ্বীপ পর্যন্ত। রেলপথে সাগর দ্বীপ যাওয়ার জন্য কাকদ্বীপ রেল স্টেশন ব্যবহার করতে হয়। শিয়ালদা স্টেশন থেকে দক্ষিণ শাখার লোকাল ট্রেনে লক্ষিকান্তপুর হয়ে কাকদ্বীপ স্টেশনে পৌচ্ছে নদী পার হয়ে সাগর দ্বীবে যেতে হয়। হুগলি নদীপথে সুন্দরবনগামী বিভিন্ন জলযান সাগর দ্বীপে যাতায়াত করে। এখনও ফেরি ভাড়া কাকদ্বীপের লট নম্বর ৮ নং জেট থেকে সাগরের কচুবরিয়া পর্যন্ত 8 টাকা। [[কলকাতা]]র বেহালা বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টর পরিষেবা রয়েছে সাগর দ্বীপ পর্যন্ত। এই পরিষেবা মূলত কার্যকর করা হয় সাগর মেলার সময়। | নাম= ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘ মন্দির| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= কপিল মুনি মন্দির| উইকিউপাত্ত= | নাম= কপিল মুনির আশ্রম ও মন্দির| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= কপিল মুনি মন্দির| উইকিউপাত্ত=Q117348204 | বিবরণ=কপিল মুনির মন্দিরটি হল সাগরদ্বীপের সবচেয়ে পবিত্র স্থান। | নাম= সাগর বাতিঘর ও বন্দর, বেগুয়াখালি| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=সাগর দ্বীপের বাতিঘরটির আশেপাশের দৃশ্য বেশ মনোরম | নাম= সমুদ্র সৈকত| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বাংলার একটি চমৎকার সমুদ্র সৈকত সপ্তাহান্তে ভ্রমণের স্থান। | নাম= ওঙ্কারনাথ মন্দির| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= সাগর দ্বীপের অনেক ধর্মীয় স্থানগুলির একটি সপ্তাহান্তে ভ্রমণের স্থান। | নাম= রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম| অন্য ইউআরএল ইমেইল= *চিমাগুরি মুডফ্লাট- এটি ম্যানগ্রোভ বনের প্রবেশ বিন্দু। *মেলার মাঠ, সাউথ সাগর বাংলার ধর্মীয় স্থান। * সাগর মেরিন পার্ক, দক্ষিণ সাগর। * সুষমা দেবীচৌধুরানী সামুদ্রিক জৈবিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান। (এসডিএমবিআই বামনখালী * বায়ু মিলস- দ্বীপে বায়ু শক্তি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র। সাগর দ্বীপের অনেকগুলি সস্তা হোটেল আছে। যেগুলি ভ্রমণকারী বা পর্যটকদের কাছে ভাল মানের বাঙালি খাবার সরবরাহ করে। সর্বদা মিনারেল জল এবং অন্য কোনও জিনিস এড়িয়ে চলা মিনারেল" নামক জলটি "বিশুদ্ধ" নাও হতে পারে।)! থাকার জন্য, দক্ষিণ সাগর এলাকায় অনেক জায়গা আছে। সাগর মেলার সময় বা অন্য সময়কালে, বেশিরভাগ বাণিজ্যিক ও অ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের অস্থায়ী ক্যাম্প/বাসস্থান ছুটির সঙ্গে বৃদ্ধি পায়। সাগর দ্বীপের ভ্রমণের জন্য সাগর দ্বীপে যাওয়ার পূর্বেই আপনার বাসভবন বা রাত্রিযাপনের স্থানটি বুকিং করার পরামর্শ দেওয়া হয়। আপনি আপনার নিজের গদি এবং ঘুমের ব্যাগ আনলে আপনি সম্ভবত আশ্রয় পাবেন। সাগর দ্বীপে একটি পর্যটন লজ এবং একটি যুব হোস্টেল আছে। এছাড়াও ভারত সেবাশ্রম সংঘের পরিচালিত একটি ধর্মশালায় থাকার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। বঙ্গোপসাগর উপকূলে ছুটি কাটানোর জন্য পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের মিষ্টির ধর্মশালা এবং সাগরদীপের গেস্ট হাউস সেখানে আছে। সাগর দ্বীপে দিন এবং রাত কাটানোর জন্য কিছু জায়গা, যেগুলি বছরের পর বছর পর্যটক ও তীর্থযাত্রীদের জন্য আশ্রয় প্রদান করে: * ভারত সংস্কৃতি সংঘের ধর্মশাল * কাপিল মুনির সংঘের ধর্মশালা * সাগরদ্বীপের টুরিস্ট লজ এবং ইয়ুথ হোস্টেল * স্টেট ইয়ুথ হোস্টেল, ☎ +৯১ ৩৩ ২২৪৮ ০৬২6। সংযুক্ত স্নানের সাথে একটি ডাবল বেড রুমের ভারা হল ₹ ১০০/দিন। চেকিং টাইম হল দুপুর ১২ টা। কলকাতার যুব পরিষেবা অধিদপ্তর, ৩২/১, বি.বি.ডি. থেকে বুকিং করা যেতে পারে। | ধরন=তালিকাভুক্তকরণের ধরণ (দেখুন, করুন, কিনুন, খান, পান করুন, ঘুমান) | নাম=তালিকার নাম (সাধারণত আবশ্যক) | অন্য=বিকল্প নাম (স্থানীয় ভাষায় সম্ভাব্য নাম) | উইকিপিডিয়া=উইকিপিডিয়ায় তালিকার নিবন্ধের নাম | অক্ষাংশ=তালিকার অক্ষাংশ (উত্তর গোলার্ধ ধনাত্মক) | দ্রাঘিমাংশ=তালিকার দ্রাঘিমাংশ (পূর্বাংশ ধনাত্মক) | ফোন=+1 415 528-4360 নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন=+1 415 528-4360 নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ফ্যাক্স= উইকিভ্রমণ অভিযান প্রবন্ধ বা ছবির জন্য একটি বিশেষ প্রকল্প। (অবশ্যই, আমরা তাদের "প্রকল্প" বলতে পারি, কিন্তু কি মজা অভিযানগুলি সাহায্য সহযোগিতা করে এবং নির্দিষ্ট কিছু বিষয় সংগঠিত করে, সেগুলি ভাগ করে নেওয়া আগ্রহ, ভূগোল, বা ভাগ করা দক্ষতার উপর ভিত্তি করে। উইকিভ্রমণ:দেশের সার্জন অভিযান| দেশের সার্জন অভিযান সব দেশের ভালো নিবন্ধের তৈরি করার জন্য "বিভাগ দেখুন"। উইকিভ্রমণ:পোল্যান্ড অভিযান| পোল্যান্ড অভিযান পোল্যান্ডের জন্য নির্দেশিকা অবস্থা অর্জনের জন্য নিবেদিত ছিল। ২০১২ থেকে কোন বাস্তব হালনাগাদ। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= মায়াপুর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাঢ় অঞ্চলে অবস্থিত একটি শহর, যেখানে কৃষ্ণ চেতনা (আন্তর্জাতিকভাবে আনুষ্ঠানিকভাবে হারে কৃষ্ণস নামে পরিচিত) প্রচারের জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এর সদর দপ্তর মায়াপুরে রয়েছে। মায়াপুর বা শ্রীমায়াপুর নদিয়া জেলা]]য় অবস্থিত একটি গ্রাম ও পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম প্রধান পর্যটন কেন্দ্র৷ এটি শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর জন্মস্থান নামে খ্যাত৷ মায়াপুর ভাগীরথী নদীর পূর্বপাশে অবস্থিত। মায়াপুরের কাছেই জলঙ্গী নদী ভাগীরথী নদীতে মিশেছে। শ্রী মায়াপুর গঙ্গা নদীর (ভাগীরথী) তীরে একটি গ্রাম, এটি হিন্দুদের দ্বারা পবিত্র বলে বিবেচিত এবং মা গঙ্গা নামে পরিচিত। এটি কলকাতার প্রায় ১৩০ কিলোমিটার উত্তরে এবং নবদ্বীপ শহর থেকে গঙ্গা নদী অতিক্রম করে নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত। এটি শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্যের জন্মস্থান, যিনি ১৪৮৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে তিনি কৃষ্ণের অবতার ছিলেন এবং তিনি হরে কৃষ্ণ আন্দোলন শুরু করেছিলেন; তিনি সর্বপ্রথম শ্রীকৃষ্ণ মন্ত্রের ব্যাপক শ্রদ্ধা ও গান গাওয়াতে শিক্ষা দেন। ইস্কন কলকাতা শুক্রবার, শনিবার এবং রবিবার সপ্তাহে তিনদিন বাতানাকুল এবং বিনা-বাতানাকুলযুক্ত বাস পরিচালনা করে। যোগাযোগের নম্বর ০৩৩ ৬৪৫৮৮৭৭৭, ০৩৩ ২২৪৮৮০৪১ ৯১-৩৩৩০-২৮৯২৫৮। বাসটি কলকাতা থেকে যাত্রীদের নিয়ে যায়। [[হাওড়া]]তে ট্রেন ধরার সময়, পরিষ্কার এবং কম ভিড়ের ট্রেন ধরার জন্য ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস ধরুন, ট্রেনটি বিকেল ৩:১৫ নাগাদ হাওড়া থেকে ছাড়ে। ট্রেনটির নবদ্বীপ ধামে পৌঁছানোর সময় হলো বিকেল ৫:১৫। হাওড়া এবং নবদ্বীপ ধামের মধ্যে ট্রেন প্রায় দেড় ঘণ্টা পর পর চলাচল করে, তবে মাঝে মাঝে বেশ ভিড় হয়। হাওড়া থেকে নবদ্বীপ ধামে পৌঁছাতে প্রায় ৩ ঘণ্টা সময় লাগে। কিন্তু মায়াপুর ঘাটের নিকটবর্তী বিষ্ণুপ্রিয়া হল্ট স্টেশনে নামার জন্য এটি একটি ভাল বিকল্প। একবার আপনি নবদ্বীপ ধাম স্টেশন পৌঁছানোর পর, আপনাকে মায়াপুর ঘাটে পৌঁছানোর জন্য একটি রিকশা নিতে হবে এবং তারপর একটি নৌকায় গঙ্গা অতিক্রম করে মায়াপুরের হুলার ঘাটে পৌঁছাতে হবে। এর পর ইস্কনের মায়াপুর চন্দ্রোদয় মন্দিরে আসার জন্য রিক্সা নিন। শিয়ালদহ হল কলকাতা]]য় অবস্থিত একটি রেলস্টেশন। শিয়ালদহে মায়াপুর যাওয়ার ট্রেন আছে, যা কৃষ্ণনগর সিটি জংশন স্টেশনের মধ্য দিয়ে যায়। সাধারণত এই ট্রেনগুলিতে ভিড় হয়। এক্সপ্রেস ট্রেনে শিয়ালদহ থেকে কৃষ্ণনগরে পৌঁছানোর জন্য প্রায় ২ ঘণ্টা সময় লাগে। শহরতলির ইএমইউ ট্রেন এই পথ অতিক্রম করতে দুই আড়াই ঘণ্টা সময় নেয়। [[কৃষ্ণনগর থেকে, আপনি একটি বাস টার্মিনাল বাস স্ট্যান্ড যান। ইস্কোন মন্দির বা মায়াপুরের একটি বাস ধরতে স্টেশন থেকে একটি রিকশা ধরতে পারেন বাস টার্মিনাল যেতে। অথবা, আপনি স্বরূপগঞ্জের মায়াপুর ঘাটে যাওয়ার জন্য একটি তিন-চাকার যানও ধরতে পারেন। স্বরূপগঞ্জের ঘাটে পৌঁছে আপনি নৌকা বা ফেরি চড়ে মায়াপুরের হুলার ঘাটে পৌঁছে যেতে পারেন। এর পর সেখান থেকে রিক্সা করে ইস্কনের মন্দির পৌঁছে যান। হাঁটুন বা ই-রিকশা ব্যবহার করুন। ১ ইস্কোন মন্দির শ্রী শ্রী রাধা মাধব মন্দির কমপ্লেক্স)। এই কৃষ্ণ চেতনা জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধান মন্দির। : প্রধান মন্দিরের বাম দিকে ইস্কান এর প্রতিষ্ঠাতা-আচার্য, শ্রীপতি প্রভুপদের বৈষম্যের মূর্তি। : ডান পাশে, প্রধান বেদিতে সভাপতিত্বকারী দেবতাদের দেখা যায়: জীবনের আকারের চেয়ে সুন্দর বৃহত্তর শ্রীশ্রী রাধা মাধব, তাদের শখা-শখী (আটটি প্রধান গোপী বন্ধু) দ্বারা পরিবেষ্টিত শ্রী ললিতা, শ্রী চম্পাকলতা, শ্রী চিত্রা, শ্রী তুনগাবিদ্যা শ্রী বিশাখা, শ্রী ইন্দুলেখা, শ্রী রঙ্গাদেবী এবং শ্রী সুদেবী, সঙ্গে গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু এবং গিরি-গোবরধন। ছোট রাধা মাধব দেবতাদের রথ যাত্রায় এবং ঝুলনা-যাত্রা (সুইং উত্সব) বা নৌকা উৎসবের মত অন্যান্য উৎসব উদযাপন করা হয়। শীতের সময় কার্ত্তিক মাসের শুরু থেকে গৌড়-পূর্ণিমা পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা-আরতির পর দেবদেবীদের দ্বারা সজ্জিত একটি রথ বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। | নাম=বল্লাল ঢিপি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=বামুনপুকুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=হুলার ঘাট থেকে ই-রিক্সা নিতে পারেন। ₹ ৭০-১০০ টাকার মধ্যে রিকশার পেয়ে যাবেন। | বিবরণ=উচ্চতা ৩০ ফুট এবং ১,৩০০ বর্গ ফুট বিস্তৃত এলাকায় ছড়িয়ে রয়েছে। মায়াপুর কাছাকাছি বামুনপুকুর গ্রামে অবস্থিত। স্থানীয়দের কাছে বল্লাল ঢিপী নামে পরিচিত। সেন রাজবংশের রাজা বল্লাল সেনের নামে এর নামকরণ করা হয়েছে, যিনি ১২ শতকের শেষ দিকে বাংলায় শাসন করেছিলেন। এএসআই ১৯৮২-৮৯ সালের মধ্যে খনন করে। খনন একটি বিস্তৃত গজ মধ্যে একটি বিস্ময়কর ইটের গঠন প্রকাশ পায়, ঘের দেয়াল দ্বারা সব পক্ষের উপর আচ্ছাদিত। স্টুকো মাথা, পোড়ামাটির মানুষের এবং পশু মূর্তি, তামার পাত্র এবং অন্যান্য বস্তু, লোহার নখ ইত্যাদি খনন থেকে পাওয়া যায়। উপরের অবশেষ ১২ শতকের এবং উপরের স্তরটি ৮ র্থ থেকে ৯ শতকে নির্মিত কাঠামো উপর নির্মিত। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=হুলার ঘাট থেকে ই-রিক্সা নিতে পারেন। ₹ ১০-২০ টাকার মধ্যে রিকশার পেয়ে যাবেন।) | নাম=নবদ্বীপ শহর অন্য=নবদ্বীপ ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=হুলার ঘাট থেকে লঞ্চে করে নবদ্বীপ। ভাড়া মাথাপিছু ৬ টাক। | বিবরণ=এটি একটি পুরানো শহর। কৃষ্ণগর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে ভাগীরথী নদীর পশ্চিমে অবস্থিত এবং এটি শ্রী চৈতন্য জন্ম স্থান। শহরটি বাংলায় বৈষ্ণব ধর্মের আবির্ভাবের কেন্দ্র। চৈতন্য শুধু বৈষ্ণবের ধারণা ও ভক্তি সংস্কৃতি প্রচারের ধর্মীয় নেতা ছিলেন না, তিনি পাশাপাশি ১৬ তম শতাব্দীতে সমাজ সংস্কারক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। নবদ্বীপ সেন রাজবংশের বিখ্যাত শাসক লক্ষ্ম সেনের রাজধানী ছিলেন, যিনি ১১৭৯ সাল থেকে ১২০৩ সাল পর্যন্ত শাসন করেছিলেন। এখানে বেশ কয়েকটি মন্দির ও তীর্থযাত্রা কেন্দ্র রয়েছে। ১৮৩৫ সালে নির্মিত দোয়াদাস শিবির মন্দিরটি সুন্দর ফুলের নকশা দিয়ে বিপুল সংখ্যক তীর্থযাত্রীকে আকর্ষণ করে। কয়েকটি স্থানে শ্রী চৈতন্যের মূর্তি রয়েছে। মূর্তিগুলি শহর জুড়ে শ্রদ্ধার সাথে পরিচিত। ভজন ভজন কৃষ্ণ চেতনার জন্য ঐতিহ্যবাহী একটি প্রথা। মঙ্গল আরতি ভোর ৪ টার সময় শ্রী রাধা মাধব মন্দিরের প্রারম্ভিক ভোরে মঙ্গল আরতির জন্য উপস্থিত হন। গ্রীষ্ম এবং শীতকালীন সময়ে মধ্যে কয়েক মিনিটের পার্থক্য হতে পারে, তবে প্রধান প্রবেশ পথের নিকটবর্তী অভ্যর্থনা এবং ইস্কনের ক্যাম্পাসের মধ্যে গেস্ট হাউসগুলির ভিতরে প্রার্থনার সময় পুস্তিকা প্রদান করে। এটি ভক্ত এবং দর্শকদের এক আনন্দদায়ক সমাবেশ এবং দেবদেবীদের কাছে সকালে প্রার্থনার মুহূর্ত। | নাম=প্রাসাদম অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=৯১ ৯৮৩১০২১৭০১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | সময়সূচী=প্রাতরাশে: ৭:৩০-৯:৩০ টা, মধ্যাহ্নভোজ ১২:৩০-১:৩০ টা; রাতের খাবারে ৮:৩০-৯:৩০ টা মূল্য=₹৪৫/৫০ | বিবরণ=অবশ্যই এই শহরে একটি রেস্তোরাঁ রয়েছে, যা কৃষ্ণের গৌরবের জন্য ইস্কন দ্বারা পরিচালিত। প্রাতরাশে মিষ্টি সঙ্গে পুরি এবং আলু-সবজি। মধ্যাহ্নভোজ এবং রাতের খাবারের মেনু পরিবর্তিত হয়, কি খাবার পরিবেশিত হচ্ছে তা খুঁজে বের করতে পারেন আপনি। চৈতন্য ভবন, গদা ভবন, গৌরাঙ্গ কুঠির প্রভৃতি বাসস্থান রয়েছে। এছাড়া আছে- অতিথিশালা. ইস্কোনের একটি একটি গেস্টহাউস আছে। * জাহ্নবী তীর্থ হোটেল, হুলালার ঘাট, ☎ +৯১ ৯৪৩৪৩৫৭৬৮৬। নাটোর রাজবাড়ি, বাংলাদেশের নাটোর সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি রাজবাড়ি, যা নাটোর রাজবংশের একটি স্মৃতিচিহ্ন। অষ্টাদশ শতকের শুরুতে নাটোর রাজবংশের উৎপত্তি হয়। ১৭০৬ সালে পরগণা বানগাছির জমিদার গণেশ রায় ও ভবানী চরণ চৌধুরী রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হয়ে চাকরিচ্যুত হন। দেওয়ান রঘুনন্দন জমিদারিটি তার ভাই রাম জীবনের নামে বন্দোবস্ত নেন। এভাবে নাটোর রাজবংশের পত্তন হয়। রাজা রাম জীবন নাটোর রাজবংশের প্রথম রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন ১৭০৬ সালে, মতান্তরে ১৭১০ সালে। ১৭৩৪ সালে তিনি মারা যান। ১৭৩০ সালে রাণী ভবানীর সাথে রাজা রাম জীবনের দত্তক পুত্র রামকান্তের বিয়ে হয়। রাজা রাম জীবনের মৃত্যুর পরে রামকান্ত নাটোরের রাজা হন। ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্তের মৃত্যুর পরে নবাব আলীবর্দী খাঁ রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। রাণী ভবানীর রাজত্বকালে তার জমিদারি বর্তমান রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। বিশাল জমিদারির রাজধানী নিজ জন্মভূমিতে স্থাপনের নিমিত্তে রঘুনন্দন, রাম জীবন ও পণ্ডিতবর্গ তৎকালীন ভাতঝাড়ার বিলকে নির্বাচন করেন। ভাতঝাড়ার বিল ছিল পুঠিয়া রাজা দর্পনারায়ণের সম্পত্তি। এজন্য রঘুনন্দন ও রামজীবন রাজা দর্পনারায়ণের নিকটে বিলটি রায়তী স্বত্বে পত্তনীর আবেদন করেন। নতুন রাজাকে রাজা দর্পনারায়ণ জমিটি ব্রহ্মোত্তোর দান করেন। রামজীবন বিলে দীঘি, পুকুর ও চৌকি খনন করে সমতল করেন এবং রাজবাড়ি স্থাপন করেন। এলাকাটির নামকরণ করেন নাট্যপুর। ১৭০৬-১৭১০ সালে নাটোর রাজবাড়ি নির্মিত হয়েছিল। রঘুনন্দন বড়নগরে(মুর্শিদাবাদে) থাকতেন। রাজবাড়ির মোট আয়তন ১২০ একর। ছোট-বড় ৮টি ভবন আছে। ২টি গভীর পুকুর ও ৫টি ছোট পুকুর আছে। রাজবাড়ি বেষ্টন করে আছে দুই স্তরের বেড়চৌকি। পুরো এলাকা ২টি অংশে বিভক্ত – ছোট তরফ ও বড় তরফ। রাজবাড়ির উল্লেখযোগ্য মন্দিরগুলো হল শ্যামসুন্দর মন্দির, আনন্দময়ী কালিবাড়ি মন্দির, তারকেশ্বর শিব মন্দির। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে নাটোর যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। * ন্যাশনাল ট্রাভেলস, ☎০১৭২৭৫৪৫৪৬০ ৪০০ টাকা * হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, ☎০১৭২০২১৪৭৮৫ ৪০০ টাকা * তুহিন এলিট ৪০০ টাকা * গ্রামীণ ট্রাভেলস ৪০০ টাকা * শ্যামলী পরিবহন ৪০০ টাকা ঢাকা ও নাটোরের মধ্যে প্রতিদিন প্রচুর বিলাসবহুল ইন্টারসিটি সার্ভিস রয়েছে। প্রধানরা হল পদ্মা এক্সপ্রেস, সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস এবং ধূমকেতু এক্সপ্রেস। সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস রাজশাহী থেকে দুপুর ২ টা এবং ঢাকা থেকে নাটোর পর্যন্ত ৮:১৫ এ। পদ্মা এক্সপ্রেস রাজশাহী থেকে সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে এবং নাটোর থেকে ঢাকা পর্যন্ত সকাল ১১ টা। ধূমকেতু এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল সাড়ে ৬ টায় চালু ট্রেন রাজশাহীতে সকাল ১২ টায় পৌঁছায় এবং সকাল ১১:২০ মিনিটে রাজশাহী হতে ছেড়ে যাওয়া ট্রেন বিকেল ৪ টা ২০ মিনিটে ট্রেন ঢাকা পৌঁছায়। বর্তমানে সিল্ক সিটি এক্সপ্রেসটি রবিবারে তাদের সেবা প্রদান করছে না, পদ্মা এক্সপ্রেসে মঙ্গলবারে তাদের কোন সেবা প্রদান করছে না, এবং ধূমকেতু এক্সপ্রেস সোমবারে চলাচল বন্ধ রাখছে। দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেনের জন্য প্রধান স্টেশন রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন, যা রাজশাহী শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। কখনো কখনো বিশেষ কারনে ট্রেনের যাত্রা সময় পরিবর্তন হতে পারে। নাটোর হতে প্রায় ৫০ কি.মি. পশ্চিমে রাজশাহীতে 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' অবস্থিত। এখানে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে উড়োজাহাজ চলাচল করে। নাটোর জেলায় থাকার জন্য হোটেল ও গেস্টহাউজের মধ্যে রয়েছে: | নাম= হোটেল ভিআইপি অন্য ঠিকানা=বড় হরিষপুর, নাটোর দিকনির্দেশ=এই হোটেলটি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাদ্রাসা মোড়ের পূর্বে অবস্থিত। ফোন ৮৮০৭৭১-৬৬০৯৭ ৮৮০১৭১৮৬৭৩৭৩৫ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল মিল্লাত অন্য ঠিকানা=মাদ্রাসা মোড়, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ=এই হোটেলটি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাদ্রাসা মোড়ের পূর্বে অবস্থিত। ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল বনফুল অন্য ঠিকানা=আহমেদপুর,বড়াইগ্রাম,নাটোর। দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭২৬৩৭৬৬৮৮ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, বাগাতিপাড়া অন্য ঠিকানা=বাগাতিপাড়া উপজেলা দিকনির্দেশ=বাগাতিপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যানের বাস ভবন ও উপজেলা পরিষদ মসজিদ সংলগ্ন ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল প্রিন্স অন্য ঠিকানা=রেলওয়ে স্টেশন বাজার, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ= নাটোর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন ফোন=+৮৮০৭৭১-৬১৩৫৬ ৮৮০১৭৪৬০২৯৪২৯ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম= হোটেল রাজ অন্য ঠিকানা=মাদ্রাসা মোড়, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬৬৬৬০ ৮৮০১৭২৭৩৭১৫০০ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল রুখসানা অন্য ঠিকানা=কানাইখালী, পুরান বাসস্ট্যান্ড, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬২৪৩১ ৮৮০১৭৩৯৯৮৭০১৭ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=নাটোর বোর্ডিং অন্য ঠিকানা=নিচাবাজার, হাসপাতাল সড়ক, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬২০০১ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=নাটোর সুগার মিলস গেস্টহাউজ অন্য ঠিকানা= নাটোর সুগার মিলস এলাকা, নাটোর সদর, নাটোর| দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম= বিসমিল্লাহ হোটেল অন্য ঠিকানা=গুরুদাসপুর উপজেলা কমপ্লেক্স, গুরুদাসপুর, নাটোর। দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=চাঁচকৈর হোটেল ও রেস্তোরাঁ অন্য ঠিকানা=চাঁচকৈর বাজার,গুরুদাসপুর উপজেলা, নাটোর দিকনির্দেশ=গুরুদাসপুর উপজেলার চাঁচকৈর বাজারে চাঁচকৈর হোটেল ও রেস্তোরাঁ অবস্থিত ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত চলন বিল বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি বৃহৎ বিল। এটি রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, এবং পাবনা জেলা জুড়ে বিস্তৃত। সাতচল্লিশটি নদী ও অন্যান্য জলপথ চলনবিলের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়। রাজশাহী বিভাগের চারটি জেলা, আটিটি উপজেলা, ৬০টি ইউনিয়ন, ১৬০০ গ্রাম এবং ১৪টি নদী নিয়ে এর বিস্তৃতি। চলন বিলের গঠন ঐতিহাসিকভাবেই আত্রাই ও বড়াল নদীর সংকোচনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আত্রাই নদী ছিল চলন বিলের প্রধান যোগান দানকারী প্রণালী যা বৃহত্তর রাজশাহী জেলার উত্তরাংশ ও দিনাজপুর এলাকার জল নিষ্কাশন করত। বড়াল চলন বিল থেকে জল নির্গম পথ হিসেবে কাজ করে এবং বিলের পানি বহন করে যমুনা নদীতে ফেলে। চলন বিলের মধ্য দিয়ে বেশ কয়েকটি নদী প্রবাহিত হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- করতোয়া, আত্রাই, গুড়, বড়াল, মরা বড়াল, তুলসী, ভাদাই, চিকনাই, বরোনজা, তেলকুপি ইত্যাদি। গঠিত হওয়ার সময় চলনবিলের আয়তন ছিল প্রায় ১ হাজার ৮৮ বর্গকিলোমিটার। বর্তমানে এর আয়তন অনেক কমে এসেছে। চলনবিলের আয়তন ৫০০ বর্গমাইল বা প্রায় ১৪২৪ বর্গকিলোমিটার। আবার কোন জরিপ মতে চলনবিলের আয়তন ৮০০ বর্গমাইল বা প্রায় ২০৭২ কিলোমিটার। বর্তমানে চলনবিল অনেকখানি হ্রাস পেয়ে আয়তন দাঁড়িয়েছে ১১৫০ বর্গ কিলেমিটারে। আসলে চলন বিল অনেকগুলো ছোট ছোট বিলের সমষ্টি। চলন বিল গঠনকারী ছোট ছোট বিলগুলি পশ্চিম থেকে পূর্বে যথাক্রমে: বড় আকারের বিলগুলির বেশিরভাগই পাবনা জেলায় অবস্থিত, যেমন- গজনা বিল, বড়বিল, সোনাপাতিলা বিল, ঘুঘুদহ, চিরল বিল এবং গুরকা বিল। গজনা বিল দুলাই-এর দক্ষিণে ১২৩ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে অবস্থিত। বড়বিলের আয়তন ৩১ বর্গ কিমি। প্রায় ৩৫ বর্গ কিমি আয়তনের সোনাপাতিলা বিল পাবনা জেলার উত্তরাংশ জুড়ে অবস্থিত। চাটমোহর উপজেলায় কুরলিয়া ও দিক্ষিবিল দুটি যথাক্রমে ১৮ ও ১৫ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে অবস্থিত। চিরল ও গুরকা বিল- উভয়েরই আয়তন ৮ বর্গ কিমি এবং ঘুঘুদহ ৪ বর্গ কিমি। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে নাটোর যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। * ন্যাশনাল ট্রাভেলস, ☎০১৭২৭৫৪৫৪৬০ ৪০০ টাকা * হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, ☎০১৭২০২১৪৭৮৫ ৪০০ টাকা * তুহিন এলিট ৪০০ টাকা * গ্রামীণ ট্রাভেলস ৪০০ টাকা * শ্যামলী পরিবহন ৪০০ টাকা ঢাকা ও নাটোরের মধ্যে প্রতিদিন প্রচুর বিলাসবহুল ইন্টারসিটি সার্ভিস রয়েছে। প্রধানরা হল পদ্মা এক্সপ্রেস, সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস এবং ধূমকেতু এক্সপ্রেস। সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস রাজশাহী থেকে দুপুর ২ টা এবং ঢাকা থেকে নাটোর পর্যন্ত ৮:১৫ এ। পদ্মা এক্সপ্রেস রাজশাহী থেকে সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে এবং নাটোর থেকে ঢাকা পর্যন্ত সকাল ১১ টা। ধূমকেতু এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল সাড়ে ৬ টায় চালু ট্রেন রাজশাহীতে সকাল ১২ টায় পৌঁছায় এবং সকাল ১১:২০ মিনিটে রাজশাহী হতে ছেড়ে যাওয়া ট্রেন বিকেল ৪ টা ২০ মিনিটে ট্রেন ঢাকা পৌঁছায়। বর্তমানে সিল্ক সিটি এক্সপ্রেসটি রবিবারে তাদের সেবা প্রদান করছে না, পদ্মা এক্সপ্রেসে মঙ্গলবারে তাদের কোন সেবা প্রদান করছে না, এবং ধূমকেতু এক্সপ্রেস সোমবারে চলাচল বন্ধ রাখছে। দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেনের জন্য প্রধান স্টেশন রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন, যা রাজশাহী শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। কখনো কখনো বিশেষ কারণে ট্রেনের যাত্রা সময় পরিবর্তন হতে পারে। নাটোর হতে প্রায় ৫০ কি.মি. পশ্চিমে রাজশাহীতে 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' অবস্থিত। এখানে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে উড়োজাহাজ চলাচল করে। নাটোর জেলায় থাকার জন্য হোটেল ও গেস্টহাউসের মধ্যে রয়েছে: | নাম= হোটেল ভিআইপি অন্য ঠিকানা=বড় হরিষপুর, নাটোর দিকনির্দেশ=এই হোটেলটি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাদ্রাসা মোড়ের পূর্বে অবস্থিত। ফোন ৮৮০৭৭১-৬৬০৯৭ ৮৮০১৭১৮৬৭৩৭৩৫ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল মিল্লাত অন্য ঠিকানা=মাদ্রাসা মোড়, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ=এই হোটেলটি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাদ্রাসা মোড়ের পূর্বে অবস্থিত। ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল বনফুল অন্য ঠিকানা=আহমেদপুর,বড়াইগ্রাম,নাটোর। দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭২৬৩৭৬৬৮৮ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, বাগাতিপাড়া অন্য ঠিকানা=বাগাতিপাড়া উপজেলা দিকনির্দেশ=বাগাতিপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যানের বাস ভবন ও উপজেলা পরিষদ মসজিদ সংলগ্ন ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল প্রিন্স অন্য ঠিকানা=রেলওয়ে স্টেশন বাজার, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ= নাটোর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন ফোন=+৮৮০৭৭১-৬১৩৫৬ ৮৮০১৭৪৬০২৯৪২৯ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম= হোটেল রাজ অন্য ঠিকানা=মাদ্রাসা মোড়, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬৬৬৬০ ৮৮০১৭২৭৩৭১৫০০ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল রুখসানা অন্য ঠিকানা=কানাইখালী, পুরান বাসস্ট্যান্ড, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬২৪৩১ ৮৮০১৭৩৯৯৮৭০১৭ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=নাটোর বোর্ডিং অন্য ঠিকানা=নিচাবাজার, হাসপাতাল সড়ক, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬২০০১ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=নাটোর সুগার মিলস গেস্টহাউজ অন্য ঠিকানা= নাটোর সুগার মিলস এলাকা, নাটোর সদর, নাটোর| দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম= বিসমিল্লাহ হোটেল অন্য ঠিকানা=গুরুদাসপুর উপজেলা কমপ্লেক্স, গুরুদাসপুর, নাটোর। দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=চাঁচকৈর হোটেল ও রেস্তোরাঁ অন্য ঠিকানা=চাঁচকৈর বাজার,গুরুদাসপুর উপজেলা, নাটোর দিকনির্দেশ=গুরুদাসপুর উপজেলার চাঁচকৈর বাজারে চাঁচকৈর হোটেল ও রেস্তোরাঁ অবস্থিত ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত টাকি ইছামতি নদীর পশ্চিম তীরের একটি শহর। ১৮৬৯ সালে টাকি পুরসভার প্রতিষ্ঠা হয়। ওই সময়ে টাকির বেশির ভাগ জায়গা ছিল জঙ্গলে ভরা। রাজা প্রতাপাদিত্যের বংশধর কৃষ্ণদাস রায়চৌধুরী টাকিতে বসতি স্থাপন করেন। বর্তমান ইছামতি নদীর সে সময়ে নাম ছিল যমুনা-ইছামতী। কৃষ্ণদাসের চেষ্টায় টাকি সম্ভ্রান্ত এবং ব্রাহ্মণ পরিবারের বাসভূমিতে পরিণত হয়। নন্দদুলালের বিগ্রহ স্থাপনের জন্য টাকিতে জালালপুর গ্রামের বেশ নামডাক ছিল। রাজা মানসিংহ প্রতাপাদিত্যের সাম্রাজ্যে আক্রমণ শানানোর জন্য টাকিতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। দু’পক্ষের লড়াই হয় বসিরহাটের সংগ্রামপুরে। প্রতাপাদিত্যের সৈন্যদলকে তাড়া করে মানসিংহের বাহিনী। টাকি শ্মশানের পাশ দিয়ে ইছামতী পার হয়ে রক্ষা পায় প্রতাপাদিত্যের দলবল। সেই ইতিহাসকে মনে রেখেই শ্মশান-সংলগ্ন রাস্তার নাম পরে রাখা হয় মানসিংহ রোড। রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের আমলে টাকি কুলেশ্বরী কালীবাড়ি প্রতিষ্ঠা হয়। টকিতে ইচ্ছামতী নদীতে দুর্গা পূজার বিজয়া দশমী উপলক্ষ্যে ভারত ও বাংলাদেশের বেশ কিছু পূজা কমিটি নৌকায় করে দুর্গা প্রতিমা নিয়ে বিসর্জনে অংশ নেয়। এটি টাকির একটি ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। টাকি কলকাতার প্রায় ৭০ কিলোমিটার পূর্বে এবং সড়ক ও রেল উভয়ই দ্বারা পৌঁছাতে পারেন। টাকি রেল স্টেশন কলকাতা শহরতলি রেলপথের হাসনাবাদ শাখার অংশ। এটি উত্তর কলকাতায় বারাসত রেল জংশন স্টেশনের মাধ্যমে শিয়ালদহ স্টেশনে যুক্ত রয়েছে। কলকাতার শিয়ালদহ স্টেশন থেকে ট্রেনে টাকি পৌচ্ছাতে প্রায় ২ ঘণ্টা সময় লাগে এবং প্রতিদিন কয়েকবার লোকাল ট্রেন শিয়ালদহ স্টেশন থেকে টাকি পর্যন্ত যাতায়াত করে। টাকি শহরে কোন বিমাধবন্দর নেই। তবে টাকি থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে কলকাতাতে অবস্থিত নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর টাকির জন্য বিমান পরিষেবা প্রদান করে। ইছামতি নদী ইছামতি নদী হল টাকির প্রধান আকর্ষণেগুলির মধ্যে অন্যতম। নদীতে সূর্যোদয়, সূর্যাস্ত, গ্রামাঞ্চলে বা জেলেদের তাদের নৌকা কাজ করার দৃশ্য এই স্থান উপলব্ধ করা হয়। | ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ= গোলপাতা গাছের বন নদীটির দিকে পরিচালিত হয়েছে, যেখানে ভূখন্ডটি বাংলাদেশে প্রবেশ করে। ফলে পরিচয় পত্র সঙ্গে নিয়ে গোলপাতার বন পরিদর্শনে যাওয়াই ভালো কারণ আপনাকে প্রবেশ করার অনুমতি দেওয়ার আগে এটি উপস্থাপন করতে অনুরোধ করা হতে পারে।}} | নাম=মাছরাঙা দ্বীপ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী মূল্য=জনপ্রতি নৌকাভ্রমণ ₹২০-৩০ | বিবরণ=ইছামতি ও ভাসা নদীগুলির মিলনস্থল কাছাকাছি অবস্থিত মূলত একটি নির্জন দ্বীপ। এটি একটি চমৎকার স্থান, যা হাঁটা, সাঁতার এবং পাখি দেখার জন্য আদর্শ্য স্থান। নৌকায় প্রায় ৩০ মিনিট সময় লাগে এবং এই পথে জমিদার রায়চৌধুরীর বাড়িটির ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়, যা ধীরে ধীরে নদী দ্বারা গ্রাস হচ্ছে। নৌকা চালনা ₹২০-৩০ ব্যক্তি প্রতি। | নাম=রায়চৌধুরীর জমিদার বাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=সাবেক সেনাপ্রধান শঙ্কর রায়চৌধুরী এর পৈতৃক বাড়ি। প্রাঙ্গনের কাছে পুরানো নাটমন্দির মন্দির রয়েছে। *শহরের চারপাশে কয়েকটি পুরানো মন্দির রয়েছে যেখানে আপনি সন্ধ্যায় প্রার্থনা এবং আরতিতে অংশ গ্রহণ করতে পারেন: | নাম=কুলেশ্বরী কালিবাড়ি অন্য=কুলের কালি বাড়ি নৌকাবিহার বা নৌকাভ্রমণ টাকি শহরের নৌ-ঘাটগুলি থেকে নৌকা ভারা করে ইছামতি নদী ভ্রমণের ব্যবস্থা রয়েছে। দুর্গা পতিমা বিসর্জন বাংলাদেশের সঙ্গে এই সীমান্ত শহরে অবস্থানের কারণে বার্ষিক দুর্গাপূজা উদযাপন উল্লেখযোগ্য। প্রতিবছর দুর্গা প্রতিমা বিসর্জ উপলক্ষ্যে ভারত ও বাংলার দুর্গা পতিমা নৌকায় করে ইচ্ছামতি নদীতে ভাসানো হয়। এই অপরূপ দৃশ্য দেখার জন্য আপনি ওই বিশেষ দিনে উপস্থিত হতে পারেন টাকিতে। মালপোয়া হল একটি স্থানীয় মিষ্টি। এটি পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। আপনিও মালপোয়া কিনতে পারেন। * কাছাকাছি নদীর সাথে, তাজা মাছের নানা পদ হল স্থানীয় প্রিয় খাবার। * গেস্ট হাউসগুলিতে প্রায়ই একটি যুক্তিসঙ্গত মূল্যে খাবার সরবরাহ করার জন্য একটি রেস্তোরাঁ আছে। | নাম=নৃপেন্দ্র অতিথিশালা অন্য=টাকি পৌরসভা গেস্ট হাউস ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=টাকি পৌরসভা দ্বারা পরিচালিত গেস্ট হাউস। এখানে শিশুদের জন্য একটি খেলার এলাকা ও বাইরে একটি বাগান এলাকা আছে। | নাম=সুহাসিনি গেস্ট হাউজ অন্য=টাকি পৌরসভা গেস্ট হাউস ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=নদীর পাড়ে অবস্থিত রাস্তার পাশে একটি গেস্ট হাউসে। গেস্ট হাউসের ঘরগুলি বাতানুকূল এবং গাড়ি রাখার স্থান ও একটি রেস্তোরাঁ আছে। | নাম=সোনার বাংলা হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= জেদি হওয়া। আপনার জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা গণনা! কতিপয় (যদি থাকে)"ভ্রমণ বিশেষজ্ঞ" উইকিভ্রমণে কাজ করছেন (যদি তারা কোথাও বিদ্যমান থেকে থাকেন তাই যথেষ্ট ভালো হচ্ছে না এমন ভাববেন না। আমরা আপনার সাহায্যই চাই। পরীক্ষা-নিরীক্ষা। আপনার উইকিভ্রমণে এমন কোনো স্থায়ী ক্ষতি করার সুযোগ নেই। যদি কোনো বিষয়ের পাতা সত্যিই আপনার দ্বারা ভেঙ্গে থাকে বা আপনার বোধগম্য না হয়, সেক্ষেত্রে অন্যান্য উইকিভ্রমণচারী তা ঠিক করে দেবেন। তাই সামনে এগোন আপনি এটি উপভোগ করবেন! ভুল করতে ভয় পাবেন না, কিন্তু একই সাথে, সচেতন হোন যে এমন কিছু ক্ষেত্রে রয়েছে যেখানে আপনি দেখতে পাবেন যে আপনার সম্পাদনা অতিরিক্ত যাচাই বাছাই বা অন্যদের দ্বারা প্রত্যাবর্তন করা হতে পারে: {{দাবি পরিত্যাগী বাক্স শর্টকাট উইকিভ্রমণ:প্রহআ * অন্তত কয়েক মাস অবদান রেখেছে এমন অবদানকারী * আমাদের নীতিমালা সম্পর্কে বিস্তৃতভাবে জ্ঞাত * সম্প্রদায়ের সাথে কাজ করার ক্ষমতা মনোনয়নে সকল প্রয়োজনীয়তার পরিপ্রেক্ষিতে মনোনীত প্রার্থীর যোগ্যতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ অন্তর্ভুক্ত করা আবশ্যক। (৪/০/০ শেষ হবার তারিখ: ‍‍১০ জুন ২০২৩ ১৮:০৩ (ইউটিসি) (৪/৫/০ শেষ হবার তারিখ: ‍‍২৫ মে ২০২৩ ১৮:২৬ (ইউটিসি) উত্তর ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। আপনি হয়তো জেনে থাকবেন বিভিন্ন প্রকল্পে অনেকেই প্রশাসক হবার পরেও কম সক্রিয় বা নিস্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে। আমি মূলত শুরু থেকেই এই প্রকল্পে রক্ষণাবেক্ষণের পাশাপাশি প্রশাসনিক কাজে জড়িত থেকে এসেছি। সম্প্রতি পুনরায় সেসব পর্যালোচনা করতে গিয়ে বিভিন্ন সংরক্ষিত পাতা হালনাগাদের প্রয়োজন আনুভব করলাম। এখন যদি আপনার মনে হয় সম্পাদনা সংখ্যা কম, তা তো ২-৩ দিনেই ৫০০ থেকে ১০০০, বা ১০০০ থেকে ২০০০ করা যায়। কিন্তু বিষয়টিকে এভাবে না দেখার অনুরোধ থাকবে। অন্তত কয়েক মাস অবদান রেখেছে এমন অবদানকারী আমাদের নীতিমালা সম্পর্কে বিস্তৃতভাবে জ্ঞাত সম্প্রদায়ের সাথে কাজ করার ক্ষমতা :আপনি আমাকে ব্যক্তিগত আক্রমণই করেছেন। আপনি যে ভাষায় কথা বলেছেন তা সাধারণ ভদ্রতার লঙ্ঘন। তার পক্ষে আবার সাফাইও গেয়েছেন! দুটো বড় প্রকল্পের প্রশাসকের কাছে এমনটা আশা করিনি। এখানে দুই জন কি দশ জন প্রশাসক থাকুক —তাতে আমার লাভ-ক্ষতি নেই। এখানে কেউ নেই তাই আমি আছি, আমার থেকে বেশি সক্রিয় কেউ আসলে আমি আর হয়তো আমার অধিকার নবায়ন করবো না। অন্তত ২/৩ মাস যাবত এখানে সক্রিয় এমন অভিজ্ঞ কেউ এখানে আবেদন করলে আমি অবশ্যই সমর্থন করবো। কিন্তু তিন বছরে ৭টি সম্পাদনা করে প্রশাসকের আবেদন দিয়ে সম্পাদনা শুরু করলে যে কারো (হোক তানভির ভাই, আপনি অথবা অন্য কেউ) আবেদনেই বিরোধিতা করবো। প্রশাসক হওয়ার আগে আপনাকে প্রমাণ করতে হবে, আপনি অধিকার পেয়ে আবার প্রকল্পটি ছেড়ে যাবেন না। উইকিভ্রমণে একজন প্রশাসক থাকা প্রয়োজন। আপাতত ১ বছরের জন্য চাচ্ছি। ধন্যবাদ। বর্তমানে এই উইকিতে কোনো সক্রিয় প্রশাসক নেই, তাই আমি এই উইকিতে প্রশাসক হওয়ার আবেদন করছি। অন্য দুইটি বাংলা প্রকল্পে প্রশাসক হওয়ার সুবাদে আমার বাংলা উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়ের নিকট আমার বিশ্বাসযোগ্যতা রয়েছে বলে আমি মনে করি। একই সাথে প্রশসাক সরঞ্জামের ব্যবহার সম্পর্কেও আমি অবগত। আমার আবেদনটি আমলে নেওয়ায় আমি সম্প্রদায়ের নিকট ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। (৪/০/০ শেষ হবে: ‍‍১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১০:৫৪ (ইউটিসি) ‍‍উইকিভ্রমণ চালু হওয়ার পর দুই দফা অস্থায়ী প্রশাসক এবং প্রকল্পটি চালু হওয়ার পূর্বেও ইনকিউবেটরে প্রশাসক হিসেবে তদারকির কাজ করেছি। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার কারণে বর্তমানে এই সক্রিয় প্রকল্পে কোনো মানব প্রশাসক নেই। তাই বারবার একই আবেদন করার বদলে স্থায়ী প্রাশাসকত্বের আবেদন রাখছি। ধন্যবাদ। (৩/০/০ শেষ হবে: ‍‍১২ অক্টোবর ২০১৯ ০৮:২৫ (ইউটিসি) (৩/০/০ শেষ হবার তারিখ: ‍‍১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৫:০০ (ইউটিসি) উইকিভ্রমণে বর্তমানে কোনো প্রশাসক নেই। এখানে নিয়মিতভাবে একজন প্রশাসক থাকা প্রয়োজন বলে আমি মনে করছি। তাই আমি প্রশাসক হওয়ার আবেদন করছি। এই উইকি ইনকিউবেটরে থাকাকালীন অবস্থা থেকেই আমি সম্পাদনা করছি। আশা করি, আমার কেন্দ্রীয় প্রমাণী ও অন্যান্য উইকিতে আমার অবদান ও অধিকার আমার বিশ্বস্ততা প্রমাণে যথেষ্ট হবে। আমার আবেদনটি আমলে নেওয়ায় আমি সম্প্রদায়ের নিকট ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। (৭/০/০ শেষ হবার তারিখ: ‍‍১৩ ডিসেম্বর ২০২১ ২২:২৯ (ইউটিসি) (৩/০/০ শেষ হবার তারিখ: ‍‍১৩ জুন ২০২২ ১৬:১২ (ইউটিসি) আমি উইকিভ্রমণের একজন নিয়মিত সম্পাদক। সম্পাদনার পাশাপাশি প্রশাসক ও ইন্টারফেস প্রশাসক হিসেবে সাইটটির রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করে থাকি। সম্প্রদায় ইতোমধ্যে আমার এই প্রকল্পের ও বৈশ্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবগত। তাই সম্প্রদায়ের কাছে আমি তৃতীয়বারের মতো আমার প্রশাসক ও ইন্টারফেস প্রশাসক অধিকার নবায়ন এবং সম্ভব হলে স্থায়ী মেয়াদে প্রশাসক অধিকার প্রদানের জন্য আবেদন জানাচ্ছি। //বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে লোড হবে বাংলা তারিখ — পাতার ওপরের বাম পাশে ‘উইকিভ্রমণ থেকে’ লেখার নিচে বাংলা তারিখ প্রদর্শন করবে। সকল ইতিহাস ও বিশেষ পাতা ক্রম তালিকা হিসেবে প্রদর্শিত হবে। return result বিষয়শ্রেণী:"ধরন থেকে রঙ" ঠিক করুন return 'C0C0C0 বিষয়শ্রেণী:"ধরন থেকে রঙ" অজানা *আপনি কী জানতে চান পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করুন। *একটি সংক্ষিপ্ত শিরোনাম দিন, যা আপনার প্রশ্নের সাধারণ বিষয় সম্পর্কে ধারণা প্রদান করে। *বিশ্বের কোন অংশের জন্য আপনার প্রশ্ন প্রযোজ্য তা আমাদের অবগত করুন। *ব্যক্তিগত যোগাযোগের তথ্য পোস্ট করবেন না – যা মুছে ফেলা হতে পারে। আমরা এখানে কয়েকদিনের মধ্যেই উত্তর প্রদানের চেষ্টা রাখবো। buttonlabel=প্রস্তুত? একটি নতুন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুন! এখানে সন্নিবেশিত সিএসএস সব আবরণে প্রয়োগ করা হবে | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স = * এই অঞ্চলের শহরের নিবন্ধ উন্নয়ন করুন। এখানে স্থাপিত CSS মোবাইল সাইট ব্যবহারকারীদের প্রভাবিত করবে এখানে স্থাপিত CSS ভেক্টর আবরণ ব্যবহারকারীদের প্রভাবিত করবে এখানে সন্নিবেশিত জাভাস্ক্রিপ্ট সকল ব্যবহারকারীর জন্য সকল পাতায় লোড হবে। post অন্য ইউআরএল ইমেইল=\n| ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=\n| ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর=\n| সময়সূচী মূল্য=\n| উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত=\n| শেষ_সম্পাদনা CURRENT_LAST_EDIT_DATE n| বিবরণ=\n text to be inserted post অন্য ইউআরএল ইমেইল=\n| ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=\n| ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর=\n| সময়সূচী মূল্য=\n| উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত=\n| শেষ_সম্পাদনা CURRENT_LAST_EDIT_DATE n| বিবরণ=\n text to be inserted post অন্য ইউআরএল ইমেইল=\n| ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=\n| ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর=\n| সময়সূচী মূল্য=\n| উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত=\n| শেষ_সম্পাদনা CURRENT_LAST_EDIT_DATE n| বিবরণ=\n text to be inserted post অন্য ইউআরএল ইমেইল=\n| ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=\n| ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর=\n| সময়সূচী মূল্য=\n| উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত=\n| শেষ_সম্পাদনা CURRENT_LAST_EDIT_DATE n| বিবরণ=\n text to be inserted post অন্য ইউআরএল ইমেইল=\n| ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=\n| ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর=\n| সময়সূচী মূল্য=\n| উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত=\n| শেষ_সম্পাদনা CURRENT_LAST_EDIT_DATE n| বিবরণ=\n text to be inserted post অন্য ইউআরএল ইমেইল=\n| ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=\n| ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স=\n| আগমন প্রস্থান মূল্য=\n| উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত=\n| শেষ_সম্পাদনা CURRENT_LAST_EDIT_DATE n| বিবরণ=\n text to be inserted post অন্য ইউআরএল ইমেইল=\n| ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=\n| ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর=\n| সময়সূচী মূল্য=\n| উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত=\n| শেষ_সম্পাদনা CURRENT_LAST_EDIT_DATE n| বিবরণ=\n text to be inserted এই লাইনের নিচে কোড যোগ করবেন না অবৈধ ফোন নম্বর লাল রঙে আলোকপাত করে বাংলা উইকিপিডিয়ার জন্য, প্রদত্ত লেখার সাথে "ের" সামঞ্জস্যবিধান এই টেমপ্লেটটি যে কোন বাংলা অক্ষরের শেষে এর ের) যোগ করতে ব্যবহৃত হয়। এই টেমপ্লেটটি সরাসরি নিবন্ধে না করাই কাম্য !এই রকম দিলে এই ফলাফল আসবে tick}} !টেমপ্লেট প্যারামিটার টেমপ্লেট প্যারামিটার এটি হলে এই ফলাফল আসবে tick}} ঢাকা বিভাগ বাংলাদেশের আটটি প্রশাসনিক বিভাগের অন্যতম। এটি বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে অবস্থিত। আয়তনে ঢাকা বিভাগের বৃহত্তম জেলা টাঙ্গাইল। নির্দেশক ধরন city নাম ঢাকা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1354 — দেশের চঞ্চল ও সুন্দর রাজধানী। নির্দেশক ধরন city নাম ধামরাই উপজেলা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3345155 নির্দেশক ধরন city নাম ফরিদপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2561181 — বাংলাদেশের অন্যতম পুরাতন শহর নির্দেশক ধরন city নাম গাজিপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2460416 নির্দেশক ধরন city নাম গোপালগঞ্জ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1537813 নির্দেশক ধরন city নাম মানিকগঞ্জ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1925129 ঢাকা বিভাগের সবচেয়ে ছোট শহর নির্দেশক ধরন city নাম নারায়ণগঞ্জ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1990163 — নদী বন্দর যা পাট ও বস্ত্রের একটি প্রধান বাণিজ্য কেন্দ্র নির্দেশক ধরন city নাম সাভার অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q23958347 নির্দেশক ধরন city নাম টাঙ্গাইল অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2306321 ঢাকা বিভাগের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন শহর নির্দেশক ধরন listing নাম সোনারগাঁ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3350313 মুঘল আমলের রাজধানী ময়দান কলকাতা জেলা]]র একটি এলাকা। কলকাতা শহরের কেন্দ্রস্থলে, ৪০০-হেক্টর জুড়ে বিস্তৃত সবুজ এলাকা এটি। ময়দান পশ্চিমে হুগলি নদী থেকে পূর্ব দিকে চৌরঙ্গী এবং পার্ক স্ট্রিট পর্যন্ত বিস্তৃত এবং দক্ষিণে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল থেকে উত্তরে রাজভবন এবং ইডেন গার্ডেন পর্যন্ত বিস্তৃত। এই এলাকায় তার নামটি এসেছে বিশাল সবুজ খোলা উদ্যান ও শান্ত প্রকৃতি থেকে। * ইডেন গার্ডেন রেল স্টেশন ৮, স্ট্র্যান্ড রোড। * প্রিন্সেপ ঘাট রেল স্টেশন কলকাতা রিভাফ্রণ্ট ফোর্ট উইলিয়াম (বিদ্যাসাগর সেতু ব্রিজের ডানদিকে)। * বাবু ঘাট, স্ট্রান্ড রোড নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম]]ের কাছে)। ফোর্ট উইলিয়াম ১৮'শতকের প্রথম দিকে, দুর্গ নির্মাণের জন্য একটি ঘন জঙ্গল কেটে ফেলা হয় এবং মাঠটি গড়ে তোলার আগে ১৭৫৬ সালে পূর্বে কাদার প্রতিরক্ষা ধ্বংস হয়ে যায়। বাংলায় ময়দানকে গড়ের মাঠ দুর্গের ক্ষেত্র) বলা হয়। বর্তমান দুর্গের, একটি অনিয়মিত ফাঁকা অষ্টভ্যান ১৭৩৩ সালে সম্পন্ন হয়। এটি দাঁড়িয়ে আছে যেখানে গোবিন্দপুর গ্রাম দাঁড়িয়ে ছিল। আজ, এটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্ব কমান্ডের সদর দপ্তর এবং জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত নয়। ময়দান (মানচিত্রে চিহ্নিত নতুন ফোর্ট উইলিয়ম ১৭৭৩ সালে সম্পন্ন হয়। নদী তীরে চৌরঙ্গী গ্রামে বাঘের জঙ্গলটি পরিষ্কার করে দেওয়া হয় এবং ময়দানের প্রশস্ত ঘন ঘাসের জমি গড়ে ওঠে, যার জন্য শহরটি গর্বিত। ব্রিটিশ বাহিনীর জন্য ৫ বর্গ কিলোমিটারে প্যারেড স্থল হিসেবে ময়দাগণ গড়ে ওঠে এবং আজও এটি সেনাবাহিনীর সম্পত্তি। ময়দানে অনেকগুলি খেলার মাঠে রয়েছে এবং ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় বিখ্যাত ইডেন গার্ডেনস, বিভিন্ন ফুটবল মাঠ এবং কলকাতা রেস কোর্স সহ। ময়দানে সড়কগুলিতে বিভিন্ন ক্রীড়া ক্লাবগুলির অন্তর্গত ক্ষুদ্র সবুজ বাংলো-তন্ত্র (ক্লাব ঘর) রয়েছে। বড় বড় কিছু ক্লাব কাঠের গ্যালারি সঙ্গে মাঠ দখল করেছে। বড় বড় কলকাতা ফুটবল ক্লাবগুলির মধ্যে মোহন বাগানের, ইস্ট বেঙ্গল এবং মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি আছে। কানেল ক্লাব এবং প্রেস ক্লাবের মতো সংগঠনগুলির পাশা পাশি কিছু মাঝখানে নিম্ন নিম্নবিত্ত ক্লাব আছে, যেমন ওয়ারি, আর্য, রাজস্থান এবং আরও অনেকে অফিস ক্লাব এবং একটি ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড। এখানে হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে রাজনৈতিক র্যালি আছে। বার্মিজ প্যাভিলিয়ন ১৮৫৪ সালে লর্ড ডালহৌসি কর্তৃক বার্মা থেকে আনা একটি ছোট হ্রদে বসানো হয়। মহিমান্বিত মৃত স্মারক ময়দানের উত্তর পূর্ব প্রান্ত) সব দিন খোলা থাকে। মহৎ ডেড মেমোরিয়াল হল একটি স্মারক যা বিশ্বযুদ্ধের সৈন্যদের প্রতি নিবেদিত। (হালনাগাদ ২০১৫ জুন 2015) সেণ্ট পল ক্যাথিড্রাল ১এ, ক্যাথেড্রাল রোড (রবীন্দ্র সদন মেট্রো স্টেশনে উত্তর দিকে ৪০০ মিটার)। কলকাতার বৃহত্তম গির্জা। এটি ১৮৪৭ সালে নির্মিত হয়েছিল এবং চার্চ অফ নর্থ ইন্ডিয়া (সিএনআই) এর একটি ক্যাথেড্রাল গির্জা হিসেবে কাজ করে। এই গথিক শৈলী ক্যাথিড্রাল উইলিয়াম নাইরন ফোর্বস দ্বারা ডিজাইন করা হয়েছিল। টাউন হল মেয়োর রোড, ময়দান (পার্ক স্ট্রিট মেট্রো স্টেশন থেকে ৫০০ মিটার)। এটি ১৮১৩ সালে ডোরিক শৈলীতে নির্মিত। এখন এটি সিটি ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয়। হুগলী নদীপ্রবাহটি টাউন হল থেকে দেখা যায়। টাউন হলের পাশেই রয়েছে বিখ্যাত কলকাতা হাইকোর্ট, যা বহু কিংবদন্তি আইনি যুদ্ধের সাক্ষী। ১৮৭২ সালে সমাপ্ত, বেলজিয়ামের ইপ্রেসের স্ট্যাথিয়ান্স থেকে টাউন হলে গথিক স্থাপত্য শৈলীটি অনুলিপি করা হয়েছিল। টাওয়ার ৫৫ মেট্রিক টন ওজন সম্পন্য। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল কুইন্স ওয়ে (মেট্রো: ময়দান বা রবীন্দ্র সদন ☎ ৯১ ৩৩২ ২২৩-৫১৪২। শহরটির সবচেয়ে বিখ্যাত ল্যান্ডমার্ক, এই স্মৃতিস্তম্ভটি রাজকীয় আত্মবিশ্বাসে নির্মিত হয়েছিল ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত ভাইসরয় লর্ড কার্জনের নির্দেশে। এটি ১৯২১ সালে সম্প্র্ন হয় এবং এটি নির্মানে মকরনের মার্বেল ব্যবহৃত হয়েছে। এখন একটি জাদুঘর হিসাবে, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে ২৫ গ্যালারি ২ টি বিভিন্ন মেঝে উপর ছড়িয়ে রয়েছে। এই ভবনটি রাজ স্মৃতিচিহ্নের একটি চূড়ান্ত নির্বাচনকে অন্তর্ভুক্ত করে এবং শহরটির ইতিহাসের তৈল চিত্র এবং জল রংয়ের চিত্র কলকাতা গ্যালারি অন্তর্ভুক্ত। এই ভবনের প্রধান হল দর্শন করবেন, যার ভিতরে লর্ড কর্নওয়ালিসের একটি মূর্তি রয়েছে। এই ভবন পরিদর্শনের জন্য পর্যটকনের কিছু টিকিটের মূরল্য দিতে হয়। যেমন- বাগানের জন্য; ₹ ৪ ভারতীয় জন্য; জাদুঘর ₹ ১০ ভারতীয় এবং ₹ ১৫০ বিদেশি জন্য। ক্যামেরা বিনামূল্যে। আলো এবং শব্দ প্রদর্শনীর জন্য ₹ ১০ এবং ₹ ২০ টাকা। হাওড়া আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেই একটি শহর এবং এই শহরের বয়স প্রায় পাঁচশো, অর্থাৎ ইতিহাস বলছে হাওড়ার বয়স কলকাতা থেকে অন্তত দুশো বছর বেশি। কিন্তু আসলে এটি কলকাতা]]র সঙ্গে একসঙ্গে এক বিশাল মোগাসিটি হিসাবে গড়ে উঠছে। হাওড়া হুগলি নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত। বর্তমানে হাওড়া মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এবং হাওড়া পুলিশ কমিশনারেট স্থানীয় প্রশাসন হিসেবে কাজ করে। [[হাওড়া রেল স্টেশন দেশের বৃহত্তম স্টেশন কমপ্লেক্স। এটি পূর্ব রেলওয়ের বৃহত্তম স্টেশন এবং এই স্টেশন দ্বারা ভারতের অন্যান্য অংশ ভালভাবে সংযুক্ত। হাওড়া এবং কলকাতা জুড়ে সংযোগকারী অনেক বাস রুটগুলির একটি প্রধান পরিবহন হাব হাওড়া রেল স্টেশনের কাছেই প্রধান সংযোগকারী রবীন্দ্র সেতু (হাওড়া ব্রিজ)-এর লাগোয়া রয়েছে। হাওড়া শহরের যাওয়ার জন্য হাওড়ার যমজ শহর কলকাতা থেকেও অনেক বাস এবং মিনিবাস রুটের সংযোগ রয়েছে। | নাম=বেলুড় মঠ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=শিবপুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=সাঁতরাগাছির ঝিল অন্য ইউআরএল ইমেইল= হাওড়া থেকে হুগলি নদী অতিক্রম করলেই কলকাতা ডাউনটাউন পৌঁচ্ছে যাওয়া যায় এবং সম্ভবত এর কারণ এখানে জলপথ দ্রুত এবং প্রথম স্থানে। হুগলী নদী অতিক্রম করার জন্য কলকাতা ও হাওড়া ফেরি পরিষেবা ব্যবহার খুবই সুবিধাজনক। অনেক জেটি আছে হাওড়ায়। কলকাতার দিকে ফেরিগুলি বাগবাজার, আহিরিটোলা, ফেয়ারলি, চাঁদপাল, বাবুঘাট, প্রিন্সেপ ঘাটের মতো জেটিগুলোর সঙ্গে যুক্ত। হাওড়ার দিকে হাওড়া স্টেশন, রামকৃষ্ণপুর, শিবপুর, বোটানিক্যাল গার্ডেন, বাঁধাঘাট এবং বেলুড় মঠের জেটিগুলো রয়েছে। আপনি ফেরি চড়ার আগে টিকিট কিনুন এবং টিকেটটি দ্বারা অন্য পার্শ্বে পৌঁছান এবং এটি প্রস্থান গেটের কাছে টিকিট পরীক্ষককে দেখান অথবা অন্যথায় আপনাকে শাস্তি দেওয়া হবে! হাওড়া শহর থেকে কলকাতা অত্যাধুনিক যানবাহন, পাতাল রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় সম্পূর্ণ। হাওড়া ময়দান থেকে বর্তমান হাওড়া স্টেশন এবং হুগলি নদীর নিচে দিয়ে কলকাতার বড়োবাজার, বিনয়-বাদল-দীনেশ বাগ, শিয়ালদহ, সুভাষ সরোবর হয়ে বিধাননগরের সেক্টর ফাইভ ইলেক্ট্রনিক্স কমপ্লেক্স পর্যন্ত যাবে। কলকাতা এবং হাওড়ার বিভিন্ন অংশে, এমনকি পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জেলাশহরে যাওয়ার জন্যে সাধারণ এবং বাতানুকূল অনেক বাসরুট হাওড়াতে রয়েছে। হাওড়া থেকে কলকাতা ভ্রমণের জন্য প্রি-পেইড ট্যাক্সি উপলব্ধ আছে। স্বল্প দূরত্ব ভ্রমণের জন্য, অটো রিকশা টোটো ই-রিকশা) এবং সাইকেল রিকশা আছে। হুগলি চুঁচুরা বা হুগলি-চুঁচুরা বা হুগলি-চুঁচুড়া নামেও পরিচিত) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে অবস্থিত। এটি হুগলী জেলা]]র রাজধানী। এটি কলকাতা]]র ৩৫ কিলোমিটার উত্তরে হুগলি নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত (কলকাতা)। হুগলী গঙ্গা নদীর (হুগলি নদী) তীরের একটি শহর। এই শহরের একটি শক্তিশালী ঐতিহাসিক তাত্পর্য আছে। এই শহরের অধিকাংশ মানুষই বাঙালি, আর এদের বেশিরভাগই হিন্দু, যদিও এই অঞ্চলে হিন্দু ধর্মের সাথে বেশ কয়েকটি ধর্ম আছে, যেমন এই পৃষ্ঠায় ছবিগুলি দেখানো হয়েছে। এখানে কথিত প্রাথমিক ভাষা ও সরকারি ভাষা হল বাংলা। হুগলি শহরটি রাস্তা ও রেল লাইনের দ্বারা ভালভাবে সংযুক্ত দেশের বিঠিন্ন অংশের সঙ্গে। কোন বিমানবন্দর নেই, তবে পশ্চিমবঙ্গ সরকার সহজ পরিবহনের জন্য পবনহান্স বিমানসংস্থার দ্বারা হেলিকপ্টার পরিশেবা চালু করার একটি পরিকল্পনা করেছে, তবে এটি স্পষ্ট নয় এখন এই পরিবহন ব্যবস্থা শহরে আসবে। হুগলি শসরটি গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড এবং দিল্লি রোড দ্বারা সংযুক্ত রয়েছে কলকাতার সঙ্গে। হুগলি যাওয়ার জন্য দিল্লি রোডটি অগ্রাধিকার পায়, কারণ গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড স্থানীয় ট্র্যাফিকের দ্বারা ব্যয়িত হয় এবং ভাঙাচোড়া সড়কগুলির মধ্য দিয়ে গাড়ি চালানোর জন্য এটি একটি কঠিন কাজ। *অনন্ত বাসদেব মন্দির বাঁশবেরিয়া, হুগলি *স্যাক্রেড হার্ট চার্চ চন্দননগর, হুগলি *হযরত আবু বকর সিদ্দিকের কবর ফুরফুর শরিফ, হুগলি বিশেষ করে ২০০০ সালে শহরটিতে বিভিন্ন শপিং মলের উদ্বোধন করা হয়। বিদেশি বাজারের তুলনায় এখানে জিনিসপত্র সস্তা, বিশেষ করে পাইকারি দ্রব্য কেনার সময়। উপহারের জন্য ভাল হস্তশিল্পের জিনিসপত্র কিনতে পারেন। এই অঞ্চলের রক্ষণশীল হিসাবে রন্ধনপ্রণালী যেমন, একটি পানীয় ক্লাব এবং/অথবা পব খুঁজে আশা করা উচিত নয়। তবে, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিদ্যুৎ ইউনিট সংলগ্ন শহরটির কোদালিয়া পার্কে ওয়াইনের দোকান রয়েছে। পাকিস্তানে ভারতীয় উপমহাদেশে অবস্থিত একটি দেশ। এটি ১৯৪৭ সালে গঠিত হয়ে ছিল। ভারত বিভক্তিতে দেশটির জন্ম। ১৯৭১ পর্যন্ত বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ ছিল। এখানে জাতীয় ভাষা ও সরকারি ভাষা উর্দু এবং ইংরেজি। যদিও দেশটিতে বহু ভাষা আছে। পাঞ্জাবী, পশতুন এবং সিন্ধীসহ অন্যান্য বড় ভাষা আছে। দেশটির ৯৮ শতাংশ জনতার ধর্ম হল ইসলাম। ক্ষুদ্র সংখ্যায় হিন্দু ধর্মের মানুষের উপস্থিতি রয়েছে। পাকিস্তান আকারে বিশ্বের ৩৪ তম বৃহত্তম দেশ। দেশটির জনসংখ্যার ১৮০ মিলিয়ন মানুষ অতিক্রম করে, এটি বিশ্বের ষষ্ঠ সবচেয়ে জনবহুল দেশ। পাকিস্তান দক্ষিণপূর্ব এশিয়া এবং মধ্য এশিয়া]]র মধ্যে খাইবার এবং বোলানের প্রাচীন বাণিজ্য পথের উপর কৌশলগত দিক দিয়ে অবস্থিত। আরেকটি পাস, যার মধ্য দিয়ে এখন কারাকোরাম হাইওয়ে আছে, পশ্চিমা চীনে যাওয়ার জন্য। এই সমস্ত পাস এবং পাকিস্তান কিছু বন্দর, প্রাচীন সিল্ক রোডের অংশ, যা এশিয়া এবং ইউরোপ সংযোগ ঘটাত প্রাচীনকালে। পাকিস্তানের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নয়টি শহর অনুসরণ করা হল। অন্যান্য অঞ্চলের জন্য প্রবন্ধে অন্যান্য শহর তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ইসলামাবাদ ফেডারেল রাজধানী, দেশের অন্য শহরের তুলনায় অপেক্ষাকৃত নতুন পরিকল্পিত শহর অন্য। শহরের তুলনায় আরও বেশি "পিছন ফিরে"। ফয়সালাবাদ পাঞ্জাবের একটি প্রধান শহর, শহরটি বস্ত্র শিল্পের জন্য বিখ্যাত করাচি আর্থিক রাজধানী এবং দেশের বৃহত্তম শহর, এটি একটি শিল্পপথের শহর এবং সিন্ধু প্রদেশের প্রাদেশিক রাজধানী লাহোর মুগলদের শহর, এটি পাঞ্জাবের একটি সুন্দর এবং খুব ঐতিহাসিক শহর। মুবারান নীল পাত্র, শোভাময় গ্লাসেরের জন্য বিখ্যাত সেন্ট জেটস, মুজফফরাবাদ আজাদ কাশ্মীরের রাজধানী এবং একটি খুব সুন্দর শহর। পেশোয়ার খাইবার পাস্তুনখোয়া রাজ্যের রাজধানী শহর, এটি একটি বহিরাগত প্রান্তের একটি গেট রয়েছে, এবং খাইবার পাসের গেটওয়ে। কোয়েটা বেলুচিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় একটি বৃহৎ, সুন্দর এবং সামান্য অপ্রীতিকর শহর, আপনি ইরানে যেতে এখানে দিয়ে যান। সায়লকোট ক্রীড়া শিল্পের শহর, তার রপ্তানি শিল্পের জন্য বিখ্যাত এবং অঞ্চলের প্রাচীনতম শহরগুলির এক এই দেশের ইতিহাস ব্রিটিশ রাজ থেকে শুরু হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত থেকে আলাদা হওয়ার মাধ্যমে পাকিস্তানের যাত্রা শুরু হয়। এখানে মূলত মৌসুমী বায়ুর কারণে বৃষ্টিপাত হয়। মূলতঃ ইসলাম গ্রহণ করার কারণে এখানে এসেছিলো রক্ষণশীলতা। সিন্ধু এবং ছোট স্তরে পাঞ্জাবের কিছু নব মুসলমানরা বসবাস। দেশটিতে পাঞ্জাবি ভাষা অধিকাংশ মানুষের ভাষা হলেও উর্দু হল দেশটির রাষ্ট্র ভাষা। এই ভাষাতেই সকলে বিদ্যালয়গুলিতে পড়াশোনা করে। কারাকোরাম হাইওয়ে ঐতিহাসিক সিল্ক রোডের অংশ এবং চীনের উত্তর দিকে চলমান প্রধান সড়ক। মুরি একটি জনপ্রিয় হিমালয় পর্বতমালায় অবস্থিত শৈলশহর। ইসলামাবাদ থেকে এক ঘন্টা দূরে কুইয়ার লবণ খনি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম লবণ খনি। মোটরওয়ে দিয়ে ইসলামাবাদ থেকে দক্ষিণ দিকে প্রায় দুই ঘন্টা গাড়ি চালানোর পর পাওয়া যায়। তক্ষশিলা গান্ধারী যুগের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান (১ ম সহস্রাব্দের বিসিইউ ও ১ ম সিই) চাঙ্গা মাঙ্গা ১২,৪২৩ একর জমির একটি বনভূমি। টাইগার হিল শহর থেকে কিছুটা দূরে পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত এই টাইগার হিল পয়েন্ট। বাতাসিয়া লুপ টাইগার হিলে যাবার পথেই পড়বে অপরূপ সুন্দরের জায়গাটি। এখানেই দার্জিলিং এর টয় ট্রেন ৩৬০ ডিগ্রীতে ঘুরে আবার ঘুম ষ্টেশনের দিকে যায়। রক গার্ডেন শহর থেকে প্রায় তিন হাজার ফুট নিচে নেমে যেতে হবে এই বাহারি ঝর্নার বাগান দেখতে হলে। ঝর্নার প্রতিটি ধাপ দেখার জন্য আছে সুন্দর পথ ও সিঁড়ির ব্যবস্থা। পপআপ — কোনো পাতার লিংকের ওপর মাউস পয়েন্টার নিলে তা পপআপে ঐ পাতার একটি প্রাকদর্শন ও সম্পাদনা করার ফাংশন দেখাবে। পাতার প্রধান অনুচ্ছেদে [সম্পাদনা] লিঙ্ক যোগ করবে। 'validationEmail দয়া করে নিশ্চিত করুন যে ইমেইল ঠিকানাটি বৈধ', 'validationWikipedia দয়া করে উইকিপিডিয়া পাতার শিরোনাম যোগ করুন, ইউআরএল দেওয়ার প্রয়োজন নেই', 'validationImage দয়া করে কমন্সের চিত্রের শিরোনাম যোগ করুন', 'added তালিকাভুক্তি যোগ করা হয়েছে 'updated তালিকাভুক্তি হালনাগাদ করা হয়েছে 'removed তালিকাভুক্তি অপসারণ করা হয়েছে 'externalLinks আপনার সম্পাদনায় নতুন বহিঃসংযোগ রয়েছে।', 'ajaxInitFailure ত্রুটি: তালিকাভুক্তকরণ সম্পাদনা শুরু করা যাচ্ছে না', 'submitApiError ত্রুটি: তালিকাভুক্তিটি সংরক্ষণ করার চেষ্টা করার সময় সার্ভারটি একটি ত্রুটি হয়েছে বলছে, দয়া করে আবার চেষ্টা করুন', 'submitBlacklistError ত্রুটি: জমাকৃত উপাত্তের একটি মান কালো তালিকাভুক্ত করা, দয়া করে কালো তালিকাভুক্ত প্যাটার্ন মুছে ফেলুন এবং আবার চেষ্টা করুন', 'submitUnknownError ত্রুটি: তালিকাভুক্তিটি সংরক্ষণ করার চেষ্টা করার সময় একটি অজানা ত্রুটির সম্মুখীন হয়েছে, দয়া করে আবার চেষ্টা করুন', 'submitEmptyError ত্রুটি: তালিকাভুক্তিটি সংরক্ষণ করার চেষ্টা করার সময় সার্ভারটি একটি খালি প্রতিক্রিয়া ফেরত দিয়েছে, দয়া করে আবার চেষ্টা করুন', 'wikidataShared নিন্মলিখিত উপাত্ত উইকিউপাত্তের ভাণ্ডারে পাওয়া গেছে। এই মানগুলি ব্যবহার করে ক্ষেত্রগুলি হালনাগাদ করবেন 'wikidataSharedNotFound উইকিউপাত্তের ভাণ্ডারে কোনও ভাগকৃত উপাত্ত পাওয়া যায় নি' 'ca-purge পাতার সার্ভারের ক্যাশ পরিস্কার করতে পার্জ করুন অনুসন্ধান বাক্সের পাশের তীর চিহ্নে ‘পার্জ’ ট্যাব যুক্ত হবে, যা ক্লিক করলে তাৎক্ষণিকভাবে পাতার ক্যাশ পরিস্কার করবে। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= ১৯ শতকের শেষের দিকে রমেশ চন্দর দত্ত লিখেছিলেন বিষ্ণুপুরের প্রাচীন রাজাদের ইতিহাস তাদের ইতিহাসের একটি সময় পর্যন্ত স্মরণ করিয়ে দেয় যখন হিন্দুরা তখনও দিল্লিতে রাজত্ব করছিল এবং মুসলমান রাজাদের নাম তখনও ভারতের মানুষ শুনেনি। প্রকৃতপক্ষে, বখতিয়ার খিলজী হিন্দুদের কাছ থেকে তাদের প্রদেশকে পরাজিত করার আগেই তারা বাংলার পশ্চিমাঞ্চলীয় সীমানায় পাঁচ শতাব্দীর শাসন করেছিল। বাংলার মুসালমান বিজয়, তবে, বিষ্ণুপুরের রাজপুত্রদের কোনও পার্থক্য ছিল না এই জঙ্গল রাজাদের বাংলার উর্বর অংশগুলির মুসালমান শাসকদের কাছে খুব সামান্যই পরিচিত ছিলেন এবং কখনও কখনও তাদের সাথে হস্তক্ষেপ করেননি। দীর্ঘ শতাব্দী ধরে, বিষ্ণুপুরের রাজা তাদের ব্যাপক অঞ্চলগুলির মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন। মুসলমান শাসনের পরবর্তী সময়ে এবং যখন মুঘল শক্তি সকল পক্ষের উপর প্রসারিত ও একত্রীভূত হয়ে যায়, তখন মুগল সেনাবাহিনী কখনও কখনও রাজস্ব দাবির সঙ্গে বিষ্ণুপুর কাছাকাছি পৌঁছাত, এবং রাজস্ব সম্ভবত কখনও কখনও দেওয়া হয়। তবুও, মুর্শিদাবাদের সুবাহদাররা কখনও বিষ্ণুপুরের রাজাদের উপর দৃঢ় অবস্থান করেননি। বর্ধমান রাজ ক্ষমতায় গেলে, বিষ্ণুপুর পরিবার পতনের মধ্যে পড়ে; বর্ধমানের মহারাজা কিরি চাঁদ আক্রমণ করে তার জমিদারিতে তার প্রতিবেশীর অঞ্চলগুলির বড় আংশে যোগ দেন। বিষ্ণুপুরের রাজবংশের সমাপ্তি ঘটে, যা আজকের দিনে একটি দরিদ্র জমিদারি। " কলকাতার থেকে বাস, রাস্তা বা ট্রেন রিকশা দ্বারা ছোট জায়গায় ভ্রমণের করা যায়। অনেক মন্দির একে অপরের কাছাকাছি অবস্থিত। বেশিরভাগই একে অপরকে হাঁটানোর দূরত্বের মধ্যে। গাড়ি ভাড়াও পাওয়া যায়। | নাম=বিষ্ণুপুর বাস স্ট্যান্ড alt url email= | নাম=বিষ্ণুপুর রেল স্টেশন alt url email= বিষ্ণুপুর একটি মন্দিরনগরী। এখানকার প্রধান দ্রষ্টব্য স্থানগুলির প্রায় সবই মন্দির। বিষ্ণুপুরের অধিকাংশ মন্দিরই মধ্যযুগের শেষভাগে মল্ল রাজাদের শাসনকালে নির্মিত পোড়ামাটির বা ল্যাটেরাইট পাথরের মন্দির। মন্দির ছাড়াও বিষ্ণুপুরে দর্শনীয় কয়েকটি ধর্মীয় ও সাধারণ স্থাপত্য রয়েছে। শহরের মন্দিরগুলি রাসমঞ্চকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী এগুলিকে চারটি শ্রেণিভুক্ত করা যায়: # রাসমঞ্চ এবং রাসমঞ্চের উত্তর দিকে অবস্থিত মন্দিরসমূহ # রাসমঞ্চের দক্ষিণ দিকে অবস্থিত মন্দিরসমূহ # আরও উত্তরে অবস্থিত মন্দিরসমূহ # উত্তর-পশ্চিম দিকে অবস্থিত মন্দিরসমূহ | নাম=ছিন্নমস্তা মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=জোড়বাংলা মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=১৭ শতকের রাজা রঘুনাথ সিংহ দেব দ্বিতীয় দ্বারা নির্মিত বাংলার স্থাপত্যের ঐতিহ্যশালী শৈলীর ছাদ অলঙ্কৃত করা হয় পোড়ামাটির খোদাই করে। | নাম=কালচান্দ মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= কৃষ্ণ-বলরাম-জুগোলকিশোর মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=মদনমোহন মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=১৬৯৪ খ্রিস্টাব্দে রাজা দুর্জন সিং দেব দেওয়ায় ইকরতনা শৈলীতে মন্দির নির্মাণ করেন, একটি খিলানবিশিষ্ট একটি বর্গাকার ছাদযুক্ত মন্দির। দেয়ালের উপর চিত্তাকর্ষক খোদাই করে রামায়ণ, মহাভারত ও পুরাণ থেকে দৃশ্য দেখানো হয়েছে। | নাম=মালেশ্বর মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=মৃন্ময়ী মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=নন্দলাল মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=রাধাগোবিন্দ মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=রাধালালজী মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=রাধামাধব মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=রাধেশ্যাম মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=ষাড়েশ্বর মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=সর্বমঙ্গলা মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=শ্যামরায় মন্দির অন্য=পঞ্চরত্ন মন্দির ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=১৬৪৩ খ্রিস্টাব্দে মল্লরাজ রঘুনাথ সিংহ কর্তৃক নির্মিত কৃষ্ণমন্দির। মন্দিরটির দেওয়াল পোড়ামাটির অলংকরণে শোভিত। দেওয়ালচিত্রে কৃষ্ণের বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এটি বিষ্ণুপুরের বৃহত্তম মন্দিরগুলির অন্যতম। বিষ্ণুপুর শহরে বিভিন্ন দোকানে বালুচরী ও স্বর্ণচরী শাড়ি, পোড়ামাটির শিল্পসামগ্রী, শাঁখ ও শাঁখের তৈরি শিল্পদ্রব্য এবং দশাবতার তাস কিনতে পাওয়া যায়। কাছেই রয়েছে পাঁচমুড়া গ্রাম। পোড়ামাটির মৃৎশিল্পীরা থাকেন সেই গ্রামেই। সেখান থেকেও কেনাকাটা করতে পারেন। বিষ্ণুপুর একটি ছোটো শহর। শহরের বিভিন্ন মন্দিরের আশেপাশে এবং প্রধান বাস স্ট্যান্ডের কাছে খাবারের অনেক ছোটো ছোটো দোকান আছে। তবে এখানকার বিখ্যাত পোস্তোর বড়া সবারই খেয়ে দেখা উচিত। এছাড়া শিবদাস বালিকা বিদ্যালয়ের কাছে বিশুদ্ধ ঘিয়ে তৈরি করা নানা ধরনের তেলেভাজা ও মিষ্টিও খেয়ে দেখতে পারেন। যদি পোস্তোর বড়া দিয়ে সাদামাটা বাঙালি খাবার খোঁজেন, তাহলে চলে যান হোটেল মোনালিসায়। শীতকাল ছাড়া অন্য সময়ে ঠান্ডা পানীয় শহরের সর্বত্রই পাওয়া যায়। হোটেলগুলিতে সাধারণত সুরা-জাতীয় পাওয়া যায়। | নাম=বিষ্ণুপুর ডাব্লুবি ট্যুরিস্ট লজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | আগমন প্রস্থান মূল্য=এখানে দ্বৈত বিছানা, চার বিছানা এবং ডরমেটরি রয়েছে। কক্ষগুলি ৬০০ টাকা ও এসি ১৪০০ টাকা, ২০০০ টাকা। ডরমেটরি ১০০ টাকা। | মূল্য= শীততাপনিয়ন্ত্রিত ও সাধারণ ঘর (৩৯টি ঘর) ভাড়া পাওয়া যায় ২০০, ৩০০, ৪৫০, ৭০০, ৮০০, ৯০০, ১১০০, ১৩০০, ১৮০০ টাকায়; এগুলি এক, দুই, তিন ও চার শয্যাবিশিষ্ট ঘর। | বিবরণ= এই হোটেলের রেস্তোরাঁয় ভারতীয়, চাইনিজ ও তন্দুরি খাবার পাওয়া যায়। রুম সার্ভিসে ব্যবস্থা আছে। সেই সঙ্গে আইসিআইসিআই ব্যাংক ও ভারতীয় স্টেট ব্যাংকের এটিএম-এর সুবিধাও রয়েছে। | বিবরণ= ভালো মানের দুই ও চার শয্যাবিশিষ্ট কক্ষ ও ডরমিটরি সস্তায় পাওয়া যায়। বাঁকুড়া – জেলার সদর শহর, বিষ্ণুপুর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বিহারীনাথ – প্রকৃতির কোলে ছুটি কাটানোর জন্য। জয়রামবাটী ও কামারপুকুর – বিষ্ণুপুর থেকে ৪৩ কিলোমিটার দূরে শ্রীমা সারদা দেবীর জন্মস্থান জয়রামবাটী ও শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসের জন্মস্থান কামারপুকুর। কামারপুকুরের কাছে রয়েছে ঐতিহাসিক গড় মান্দারণ যা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে দুর্গেশনন্দিনী উপন্যাস রচনার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল। মুকুটমণিপুর – বিষ্ণুপুর থেকে প্রায় ৮৩ কিলোমিটার দূরে, কংসাবতী নদীর তীরে অবস্থিত। এখানকার প্রধান আকর্ষণ নদীর উপরে গড়ে তোলা জলাধার এবং পাহাড়ি এলাকার নয়নাভিরাম দৃশ্যাবলি। শুশুনিয়া – জেলার গুরুত্বপূর্ণ পাহাড়গুলির একটি। পার্শ্ববর্তী সমতল অঞ্চলের মধ্যে আকস্মিকভাবে ৪৪ মিটার পর্যন্ত এটির উত্থান। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতাব্দীর রাজা চন্দ্রবর্মণের শিলালিপি আবিষ্কৃত হয়েছে এখানে। বাঁকুড়া থেকে এখানে যেতে হলে বাঁকুড়া-পুরুলিয়া সড়ক ধরে ১৩ কিলোমিটার গিয়ে ছাতনায় নামতে হবে। ছাতনার ৭ কিলোমিটার উত্তরে শুশুনিয়া পাহাড়। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=Groucho's বিকল্প ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=8355 S Pulaski Ave অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=+1 773 767-4838 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= * মোবাইলের জন্য প্রধান পাতা ঠিক করতে হবে * মানচিত্রে সংখ্যা বাংলা করতে হবে মডিউল:LinkPhone নম্বর বাংলা করতে হবে * সবগুলি ভ্রমণ নিবন্ধকে একটি কাঠামোতে আনতে হবে কি কে কী করতে হবে কি' ও 'কী' দুইটি প্রশ্নবোধক অব্যয়। কোন প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ বা না দিয়ে দেওয়া গেলে সে ক্ষেত্রে প্রশ্নবোধক বাক্যে 'কি লেখা হয়। যেমন- আমি কি যাব উওর:-হ্যাঁ/না)। আর, হ্যাঁ বা না দিয়ে উত্তর দেওয়া না গেলে সেক্ষেত্রে 'কী' হয়। যেমন তোমার নাম কী? আবার শব্দটি যখন ক্রিয়া বিশেষণ বা বিশেষণের বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, তখন 'কী' হয়। যেমন কীভাবে তাকাচ্ছে দেখ, বাহ কী চমৎকার দৃশ্য!) ==Do করুন/কী করবেন দুইটার একটা ব্যবহার করুন) মানচিত্র ব্যানারটিতে থাকা লেখাগুলো mainpage-shadowbox অনুযায়ী মোবাইলেও ঠিকভাবে আঁটছে না, কম্পিউটারেও না। লেখাগুলো সংক্ষেপ করা হলে কম্পিউটারে নিশ্চিতভাবে এঁটে যাবে। সেজন্য ও সংশোধনের জন্য সম্পাদনা অনুরোধ করছি: লালন শাহ পার্ক রাজশাহী মহানগরীর পাঠানপাড়ায় পদ্মা নদীর কূল ঘেঁষে নির্মিত একটি বিনোদন কেন্দ্র। এটি রাজশাহী মহানগরীর নগরের একমাত্র উন্মুক্ত বিনোদন কেন্দ্র। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন এর উদ্যগে ২০১৩ সালে এই পার্কটি নির্মাণ করা হয়। ২০১৩ সালে মহানগরীর পদ্মাপাড়ের সৌন্দর্য বর্ধন ও বিনোদনের জন্য রাজশাহী মহানগরীর ৯নং ওয়ার্ডের পাঠানপাড়া পদ্মার পাড়ে ৫৫ একর জমির ওপর রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন এর উদ্যগে নির্মাণ করা হয় লালন শাহ পার্কটি। রাসিকের উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা ব্যয়ে এই নির্মাণকাজ শেষ করা হয়। ওই বছরের ১০ সেপ্টেম্বর তৎকালীন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এর উদ্বোধন করেন। এই পার্কে একসঙ্গে প্রায় ৫-৭ হাজার মানুষ অবস্থান করতে পারে। পার্কের অভ্যন্তরকে গ্রিন জোন, ল্যান্ডস্কেপ এবং পর্যটন ভ্রমণের জন্য বিভিন্ন ধরনের আইটেমে তৈরি করা হয়। এখানে একটি মুক্তমঞ্চ রয়েছে। যেখানে মুক্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সুবিধা রয়েছে। পদ্মা নদীর আবহে ৭৫০ জন বিনোদনপ্রেমী মানুষ এই উন্মুক্ত থিয়েটারে অনায়াসে এক সঙ্গে বসে বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারবেন। পদ্মা নদীর টানে প্রাকৃতির নির্মল পরিবেশে মুক্ত হাওয়া খেতে সব বয়সের মানুষই ছুটে আসেন এখানে। | regionmaptext=দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির মানচিত্র | region1description= ম্যানগ্রোভ বন ও বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকতের দেশ। | region2description= তিব্বতি সংস্কৃতি এবং জীবনের পথ দ্বারা প্রভাবিত বৌদ্ধ-সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। | region3description= প্রাচীন ও সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি দেশ, যার উত্তরে হিমালয় পর্বতমালা, পশ্চিমে থর মরুভূমি এবং দক্ষিণে ভারতীয় মহাসাগর। | region4description= ভারত ও মধ্য প্রাচ্যের দ্বারা প্রভাবিত সংস্কৃতির সাথে চমত্কার সৈকতসমৃদ্ধ অঞ্চল। | region5description=এভারেস্ট মাউন্টের দেশ এবং বুদ্ধের জন্মস্থান। সাহসিক পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় এবং অনেক বিরল প্রাণী এবং বিশুদ্ধ আতিথেয়তা একটি জায়গা হল নেপাল। | region6description=সংস্কৃতি ও ইতিহাসে সমৃদ্ধ, বিভিন্ন জলবায়ু এবং ভূখণ্ড, শুষ্ক মরুভূমি থেকে তুষারময় পাহাড় এবং পৃথিবীর ১৪ টি ৮,০০০ মিটার উচ্চতার শৃঙ্গের মধ্যে ৫ টি এই দেশে অবস্থিত, কিন্তু অনিশ্চিত নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে দেশটির পর্যটন ক্ষেত্রটি ভুগছে। | region7description=প্রাচ্যের মুক্তা। এখানে একটি ক্রান্তীয় জলবায়ু এবং সাংস্কৃতিক প্রভাব রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশের থেকে। প্রায় ২,৫০০ বছর পূর্ব থেকে একটি সত্যিই আকর্ষণীয় ঐতিহাসিক যাত্রা রয়েছে দেশটির। প্রাকৃতিক ভূদৃশ্য দেশটিকে বাকি থেকে আলাদা করে তুলেছে। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়ক ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। কক্সবাজার থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে টেকনাফ যাওয়া যায়। পালকি নামক বাস কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে টেকনাফে বিরতিহীনভাবে চলাচল করে, ভাড়া জনপ্রতি ১৫০ টাকা। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা বা হাইস গাড়িতে জন প্রতি ভাড়া পড়বে ২০০ টাকা, এই গড়িগুলো মেরিন ড্রাইভ দিয়ে চলাচল করে। এতে সময় কম লাগে এবং ভ্রমণ হয় আরামদায়ক। এছাড়া নীল দরিয়া নামে পর্যটকবাহী গাড়ি মেরিন ড্রাইভ দিয়ে চলাচল করে, ভাড়া জন প্রতি ১৭০ টাকা। এছাড়া ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে টেকনাফে সরাসরি এসি ও ননএসি বাস পাওয়া যায়। সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ যা মূল ভূখণ্ডের সর্ব-দক্ষিণে এবং কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে ১৭ বর্গ কিলোমিটারের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ। স্থানীয় ভাষায় সেন্টমার্টিনকে নারিকেল জিঞ্জিরা বলেও ডাকা হয়। শাহপরীর দ্বীপ নাফ নদীর মোহনায় বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত। প্রথম ইংরেজ-বর্মী যুদ্ধের সময় ব্রিটিশরা এই দ্বীপের দাবি করে। শাহ পরী টেকনাফের সর্ব দক্ষিণে ভূ-ভাগের খুবই নিকটবর্তী একটি দ্বীপ এবং টেকনাফ উপজেলার উপদ্বীপ পর্যন্ত বিস্তৃত। ছেঁড়া দ্বীপ বাংলাদেশের মানচিত্রে দক্ষিণের সর্বশেষ বিন্দু। দক্ষিণ দিকে এর পরে বাংলাদেশের আর কোনো ভূখণ্ড নেই। সেন্টমার্টিন থেকে বিচ্ছিন্ন ১০০ থেকে ৫০০ বর্গমিটার আয়তনবিশিষ্ট কয়েকটি দ্বীপ রয়েছে, যেগুলোকে স্থানীয়ভাবে ছেঁড়াদিয়া বা সিরাদিয়া বলা হয়ে থাকে। ছেঁড়া অর্থ বিচ্ছিন্ন বা আলাদা, আর মূল দ্বীপ-ভূখণ্ড থেকে কিছুটা বিচ্ছিন্ন বলেই এ দ্বীপপুঞ্জের নাম ছেঁড়া দ্বীপ''। তৈঙ্গা চূড়া বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের উপজেলা টেকনাফের অন্তর্গত সংরক্ষিত বন টেকনাফ বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্যের সর্বোচ্চ চূড়া। কক্সবাজার জেলা থেকে ৪৮ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং টেকনাফ থেকে উত্তর দিকে ১৫ কিলোমিটার দূরত্বে এর অবস্থান। অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এলাকা পরিদর্শনের সেরা সময়। মার্চ থেকে এপ্রিল মাসে পাহাড়ের গাছগাছিল মারা যাওয়ায় সব ফাঁকা হয়ে যায়। এছাড়াও ঝিরির জলধারা ক্ষীণ হয়ে যায়। এ চূড়াটি অত্যন্ত খাড়া ও টেকারদের জন্য আদর্শস্থানীয়। চূড়া থেকে বঙ্গোপসাগর, নাফ নদী, মায়ানমার সীমান্তের পাহাড়শ্রেণী এবং টেকনাফ বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য এলাকার দৃশ্য অবলোকন করা যায়। কালো রাজার সুড়ঙ্গ সুড়ঙ্গটি দেখার জন্য বাসে করে হোয়াইক্যং বাজারে যেতে হবে। এরপর পায়ে হেঁটে প্রায় ৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হবে। মূলত ঝিরি বা পাহাড়ী নালা পার হয়ে কালো রাজার সুড়ঙ্গে পৌঁছতে হয়। এছাড়া অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে: * টেকনাফ ন্যাচার গেম রিজার্ভ * শীলখালী চিরহরিৎ গর্জন বাগান টেকনাফ পৌরসভা এলাকায় সুলভে থাকার মত বেশ কিছু হোটেল রয়েছে। | নাম=হোটেল নেটং, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন ৮৮০১৯৯১১৩৯২১৯ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স=+৮৮০৩৪২৬-৭৫১০৪ | বিবরণ=সকালের নাস্তা, টেলিভিশন, টেলিফোন, গরম এবং ঠান্ডা পানির ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুবিধা। | বিবরণ= সম্মেলন কক্ষ, গাড়ি পার্কিংসহ অন্যান্য সুবিধা। | ফোন ৮৮০১৮৩৮৩৭৯৩৭২| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ= রেঁস্তোরা, সুইমিং পুল, ব্যায়ামাগার, সম্মেলন কক্ষ, গাড়ি পার্কিংসহ অন্যান্য সুবিধা বিদ্যমান। | নাম=সী কোরাল রিসোর্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= টেকনাফ পৌরসভা এলাকায় যে কোন মানের রেস্টুরেন্টে খেতে পারেন। খুলনা জেলার উপজেলাগুলি হল - জেলা শহর খুলনা]]র সঙ্গে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যবস্থা আছে। এছাড়া খুলনা সদর থেকে নদী পথে লঞ্চযোগে যাতায়াতেরও ব্যবস্থা রয়েছে। উপজেলা সদরে থাকার জন্যে কিছু মাঝারি মানের হোটেল আছে। আধুনিক সুযোগ সুবিধা সংবলিত সরকারি ডাকবাংলো রয়েছে এখানে। জলাশয় প্রধান নদী শিবসা নদী ও সিংড়াইল। প্রধান বিল: বিল ডাকাতিয়া। জেলা শহর খুলনা]]র সঙ্গে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যবস্থা আছে। | নাম=চুকনগর বধ্যভূমি, ভারত ভয়না| অন্য ইউআরএল ইমেইল= উপজেলা সদরে থাকার জন্যে কিছু মাঝারি মানের হোটেল আছে। লালপুর বাংলাদেশের নাটোর জেলা]]র অন্তর্গত একটি উপজেলা]]। লালপুর নামকরণের সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। মুগল আমলে এখানে লালখান নামে একজন খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বসবাস করতেন। ধারণামতে তার নামানুসারেই এই উপজেলার নাম লালপুর হয়েছে। প্রশাসন বিকেন্দ্রিকরণের মাধ্যমে ১৯৮৩ সালে লালপুর থানা উপজেলায় উন্নীত হয়। নাটোরের লালপুরে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে সুবিধা জনক যানবাহন হলো রেলপথ। কারণ এই থানায় রয়েছে চারটি রেলওয়ে স্টেশন।ঢাকা থেকে রেলযোগে যাত্রা করলে পাঁচ ঘণ্টা সময় লাগবে লালপুর যেতে।এছাড়া বাস যোগেও যেতে পারেন। # প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ মোমিনপুর, মাধবপুর, নাবিরপাড়া, সালামপুর ও বাউড়া শাহী মসজিদ, # ভেল্লাবাড়িয়া শাহ বাগু দেওয়ানের (র মাযার ও মসজিদ (মুগল আমল # বুধপাড়া কালী মন্দির ও জমিদার বাড়ি, # পানসিপাড়া শ্রী ফকির চাঁদ গোসাই আশ্রম (১২১৭ বাংলা # আড়বাব সরাইখানা ও মসজিদ (শেরশাহ আমল # অর্জুনপাড়া পুকুর ও দালানকোঠা, গড়ের ভিটার দুর্গ # সেনা ছাউনী, লালপুর ও বিলমাড়িয়ার গোসাই আখড়া নাটোর জেলা]]র লালপুর উপজেলা]]র অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। অনুমানিক অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথম পাদে নির্মিত ফকির চাঁদ বৈষ্ণব গোসাইর মন্দির, সমাধি ও যোগী সম্প্রদায়ের বিরাট আখড়া রয়েছে । গোসাই আখড়া একটি স্থান।এককালে এ আখড়াটিই ছিল এদেশের যোগী সম্প্রদায়ের একটি কেন্দ্র।শৈব, বোদ্ধ, তান্ত্রিক,সহজিয়া ও যোগী এ কয়টি ধর্মমতের সমন্বয়ে উদ্ভূত ধর্মই নাথধর্ম। এ ধর্মের মূল হলো মানবদেহ। দেহেই বিশ্বব্রহ্মান্ডের ন্যায় নিয়ত সৃষ্টিকর্ম চলছে অর্থাৎ মানব দেহই বিশ্বব্রহ্মান্ডের ক্ষুদ্ররুপ বা অংশ। অপরিপক্ক দেহকে যোগ বা সাধনার দ্বারা পরিপক্ক করতে পারলে শিবত্ব বা অমরত্ব লাভ করা যায়। এই অমরত্ব লাভের সাধনার নামই ‘যোগ’। যোগসাধনপ্রন্থী উক্ত সম্প্রদায়েরর গুরু ছিলেন মীননাথ। গুরুদের নামের শেষে ‘নাথ’ থাকায় ‘নাথযোগী’ সম্প্রদায় নামে পরিচিত। সাধক পদ্ধতির ভিন্নতায় নাথপন্থিরা নাথযোগী, কাপালীযোগী ও অবধূতযোগী শ্রেণীতে বিভক্ত ছিল। সিদ্ধাছাড়া অন্যান্যরা গৃহী। সিদ্ধাযোগী ও যোগিনীরা বিশেষ ধরনের পরিচ্ছদ, গলায় রুদ্রাক্ষের মালা ও কালে কুন্ডল পড়ে লোকালয়ে ঘুরে বেড়াতো এবং গোরক্ষনাথ, গোপীচন্দ্রের সন্যাস, নাথগীতিকা, দোহা ইত্যাদি নাথ ধর্মের মাহাত্মামূলক গান পরিবেশন করে ভিক্ষালব্দ অন্নে জীবিকা নির্বাহ করতো। | ব্যবহারযোগ্য শহর । এতে কীভাবে সেখানে যেতে হবে এবং রেস্তোরাঁ ও হোটেলগুলির তথ্য রয়েছে৷ | guidetopic । এটিতে ভাল, বিস্তারিত তথ্য রয়েছে যা সমগ্র বিষয়কে কভার করে। ifeq NAMESPACE ns:0 বিষয়শ্রেণী:নিষ্ক্রিয় নিবন্ধ পাতা ifeq FULLPAGENAME উইকিভ্রমণ:টেমপ্লেট সূচী বিষয়শ্রেণী:নিষ্ক্রিয় প্রকল্প পাতা includeonly> এই টেমপ্লেটটিতে একটি (ঐচ্ছিক) প্যারামিটার রয়েছে। যদি প্রযোজ্য হয়, বর্তমান টেমপ্লেটটি পাতাটি উল্লেখ করার জন্য এটি ব্যবহার করুন যা এই টেমপ্লেটটিতে স্থাপন করা হয়েছে, যেমন: এই টেমপ্লেট বিষয়শ্রেণী:নিষ্ক্রিয় প্রকল্প পাতা অথবা বিষয়শ্রেণী:নিষ্ক্রিয় নিবন্ধ পাতা এ নিবন্ধ যোগ করবে। এটি শিরোনামের কাল তালিকা। যেসব পাতার শিরোনাম ও ব্যবহারকারীর নাম এখানকার রেগুলার এক্সপ্রেশনের সাথে মিলে যাবে, সেগুলি তৈরি করা যাবে না। # মন্তব্যের জন্য ব্যবহার করুন। # এটি বড় বা ছোট যেকোন হাতের অক্ষরে কাজ করে। মোললা জমিদার বাড়ি ব্রিটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্যে নির্মিত জমিদার বাড়ি বা প্রাসাদ যা বর্তমানে বাংলাদেশের রাজশাহী শহরে সিংড়ানাটোর পরিবারের একটি বাড়ি হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মুগলদের সিংড়ানাটোরের দরবার হল (বৈঠক খানা বলে থাকে) হিসেবে ব্যবহার হয়েছে যা শেষ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় সামেজ উদ্দিন আহমেদ এর দ্বারা। বর্তমানে এখানে জমিদারি আসবাব পত্র, প্রতিকৃতি, মুদ্রাসংক্রান্ত বিদ্যা এবং অন্যান্য ঐতিহাসিক নিবন্ধ রয়েছে। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজনের সময়, প্রতিবেশী দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ি বা উত্তরা গণভবন প্রাসাদ থেকে কর্ম পরিকল্পনা ব্যবহার করে প্রাসাদটি পুনর্নির্মাণ করা হয়। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে নাটোর যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। | নাম=দেশ ট্রাভেলস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=ন্যাশনাল ট্রাভেলস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=হানিফ ইন্টারপ্রাইজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=গ্রামীণ ট্রাভেলস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=শ্যামলী পরিবহন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= নাটোর হতে প্রায় ৫০ কি.মি. পশ্চিমে রাজশাহীতে 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' অবস্থিত। এখানে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে উড়োজাহাজ চলাচল করে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিশ্চিতকৃত ব্যবহারকারী কিছু বিশেষ অধিকার পেয়ে থাকে যা নতুন ব্যবহারকারী বা বেনামী ব্যবহারকারী পায় না। যেমনঃ validationalert দয়া করে একটি নাম বা ঠিকানা যোগ করুন', external-links আপনার সম্পাদনায় নতুন বহিরাগত লিঙ্ক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।' মধ্য এশিয়া এশিয়া মহাদেশের একটি বিশাল ভূ-বেষ্টিত অঞ্চল। ঐতিহাসিকভাবে অঞ্চলটি বিভিন্ন যাযাবর জাতি ও সিল্ক রোডের সাথে সম্পর্কিত। ফলে অঞ্চলটি ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া ও পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন জাতি, দ্রব্য ও সাংস্কৃতিক ধারণাসমূহের আদানপ্রদানের অঞ্চল হিসেবে কাজ করেছে। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে প্রথমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে রামু বাইপাসে নেমে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে নাইক্ষ্যংছড়ি যাওয়া যায়। এছাড়া সড়কপথে বা আকাশপথে কক্সবাজার গিয়ে সেখান থেকেও রামু হয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি যাওয়া যায়। আবার বান্দরবান সদর থেকেও লামা ও আলীকদম হয়ে মাইক্রোবাস যোগে নাইক্ষ্যংছড়ি যেতে পারেন। উপবন পর্যটন লেক নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। উপজেলা সদর থেকে রিক্সা বা পায়ে হেঁটে যাওয়া যায়। প্রজ্ঞামিত্র অরণ্য বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র এছাড়াও এ উপজেলায় দেখার মত রয়েছে: * গয়াল প্রজনন ও গবেষণা কেন্দ্র নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদর এলাকায় সুলভে থাকার মত বেশ কিছু হোটেল রয়েছে। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদর এলাকায় যে কোন মানের রেস্টুরেন্টে খেতে পারেন। জার্মানি ইউরোপের অন্যতম প্রধান শিল্পোন্নত দেশ। এটি ১৬টি রাজ্য নিয়ে গঠিত একটি সংযুক্ত ইউনিয়ন। এটির উত্তর সীমান্তে উত্তর সাগর ডেনমার্ক ও বাল্টিক সাগর পূর্বে পোল্যান্ড ও চেক প্রজাতন্ত্র, দক্ষিণে অস্ট্রিয়া ও সুইজারল্যান্ড এবং পশ্চিম সীমান্তে ফ্রান্স লুক্সেমবুর্গ বেলজিয়াম এবং নেদারল্যান্ড্‌স অবস্থিত। জার্মানির ইতিহাস জটিল এবং এর সংস্কৃতি সমৃদ্ধ, তবে ১৮৭১ সালের আগে এটি কোন একক রাষ্ট্র ছিল না। ১৮১৫ থেকে ১৮৬৭ পর্যন্ত জার্মানি একটি কনফেডারেসি এবং ১৮০৬ সালের আগে এটি অনেকগুলি স্বতন্ত্র ও আলাদা রাজ্যের সমষ্টি ছিল। | region1description= উইন্ডসওয়েপ্ট পাহাড় এবং উত্তর সাগর এবং বাল্টিক সাগর উপকূলের জনপ্রিয় অবকাশ গন্তব্য | region2items উত্তর রাইন-ওয়েস্টফ্যালিয়া রাইনল্যান্ড-প্যালাটিনেট সারল্যান্ড]] | region3description= জার্মানির সবুজ কেন্দ্র, কিছু গুরুত্বপূর্ণ শহর এবং প্রাচীন থুরিংজিয়ান বন | region4items বার্লিন ব্র‍্যান্ডেনবার্গ স্যাক্সোনি স্যাক্সোনি-অ্যানহাল্ট]] "description উইকিউপাত্তের উপর ভিত্তি করে দেশগুলির জন্য তথ্যের সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদর্শন করে।" "description একটি নিবন্ধে পার্শ্বদণ্ডের তথ্য যোগ করতে ব্যবহৃত।" গুরুদাসপুর বাংলাদেশের নাটোর জেলা]]র অন্তর্গত একটি উপজেলা]]। গুরুদাসপুর উপজেলার উত্তরে সিংড়া উপজেলা ও তাড়াস উপজেলা দক্ষিণে বড়াইগ্রাম উপজেলা পূর্বে তাড়াস উপজেলা ও চাটমোহর উপজেলা এবং পশ্চিমে নাটোর সদর উপজেলা অবস্থিত। [[চলন বিল অঞ্চলের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি রক্ষার উদ্দ্যেশ্যে গুরুদাসপুর উপজেলার খুবজিপুর গ্রামে ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে চলনবিল জাদুঘর]]। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ব বিভাগের আওতাধীন। অন্যান্য প্রাচীন নিদর্শনের মধ্যে পিপলা গ্রামে মুঘল আমলের একটি মসজিদ উল্লেখযোগ্য। গুরুদাসপুর বাংলাদেশের নাটোর জেলা]]র অন্তর্গত একটি উপজেলা]]। গুরুদাসপুর উপজেলার উত্তরে সিংড়া উপজেলা ও তাড়াস উপজেলা দক্ষিণে বড়াইগ্রাম উপজেলা পূর্বে তাড়াস উপজেলা ও চাটমোহর উপজেলা এবং পশ্চিমে নাটোর সদর উপজেলা অবস্থিত। গুরুদাসপুর ১৯১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে একে উপজেলা]]য় রূপান্তরিত করা হয়। যতদূর জানা যায়, আনুমানিক ১৭৬৭ সালের দিকে 'গুরুদাস' নামক জনৈক পাটনী গুরুদাসপুর চর হতে ঝাউপাড়া পর্যন্ত খেয়া দিত। এই পাটনীর নামানুসারেই এই জায়গার নাম গুরুদাসপুর হয়েছে। দেখুন| নাম=পাটুল হাপানিয়া মিনি বীচ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=পাটুল, নাটোর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=নাটোর সদর হতে টেম্পু অথবা অন্য কোন যানবাহনে পিপরুল ইউনিয়ন পরিষদের অর্ন্তভূক্ত পাটুল নামক স্থানে যোত হয়। ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য বিবরণ=বর্ষাকালে বিল হালতির অপরূপ সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যায়। দেখুন| নাম=ঔষধি গ্রাম অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=লক্ষ্মীপুর এবং খোলাবাড়ীয়া ইউনিয়ন, নাটোর সদর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=নাটোর সদর থেকে ১০ কিলোমিটার পূর্বে ঢাকা রাজশাহী মহাসড়কের পার্শ্বে অবস্থিত লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়ীয়া ইউনিয়নের প্রায় ১৫টি গ্রাম নিয়ে ঔষধী গ্রাম অবস্থিত। ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য বিবরণ=ঔষধী গ্রামের নামকরণের কারণ হচ্ছে এসব গ্রামের কৃষকেরা সমিতির মাধ্যমে (খোলাবাড়ীয়া ভেষজ ঔষধী গ্রাম সংগঠন) অধিকাংশ কৃষিজমি ও বাড়ির আঙ্গিনার আশেপাশে ব্যাপক হারে বিভিন্ন প্রকারের প্রায় ৩০০ প্রজাতির ঔষধীজাত গাছ গাছড়ার চাষাবাদ করে স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করে থাকে। মূলত আহলামা রোয়া বা পাড়া থেকে লামা নামের উৎপত্তি। মাতামুহুরী নদী বিধৌত অঞ্চলে অবস্থিত লামা এর নামকরণ নিয়ে মতভেদ রয়েছে। কারো কারো মতে লামা শব্দটির অর্থ নিচের দিক বা ভাটি এলাকা। এটি চট্টগ্রামের আঞ্চলিক শব্দ। পার্বত্য অঞ্চলে মাতামুহুরী নদীর ভাটি এলাকায় অবস্থিত বলেই এ অঞ্চলের নাম লামা। আবার উপজাতীদের কিংবদন্তি অনুসারে জানা যায়, বর্তমানে লামামুখ এলাকায় আহলামা নামক (যার অর্থ পরমা সুন্দরী) এক সভ্রান্ত মার্মা উপজাতি বসবাস করত। ঐ সময়ে তার আর্থিক স্বচ্ছলতার ও প্রভাব প্রতিপত্তির কারণে আহলামা রোয়া বা পাড়া নামকরণ করা হয়। পরবর্তীকালে লামা খাল, লামা বাজার, মৌজা ইত্যাদি তার নামে নামকরণ করা হয়। লামায় অবস্থানরত সকল উপজাতি ও অউপজাতির বয়োজ্যেষ্ঠ লোকেরা শেষোক্ত মতটি গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে প্রথমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল নেমে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে লামা যাওয়া যায়। এছাড়া বান্দরবান সদর থেকেও সরাসরি পূর্বাণী চেয়ারকোচ বা জীপগাড়ি যোগে লামা যেতে পারেন। * ভিউ পয়েন্ট অফ লামা উপজেলা * সাবেক বিলছড়ি বৌদ্ধ বিহার * নুনার বিলপাড়া পালিটুল বৌদ্ধ বিহার * মাতামুহুরী নদী ও সেতু * শীলের তুয়া স্থিত চংবট ম্রো পাড়া ও পাহাড় * কোয়ান্টাম শিশু কানন, সরই লামা পৌরসভা এলাকায় সুলভে থাকার মত বেশ কিছু হোটেল রয়েছে। লামা পৌরসভা এলাকায় যে কোন মানের রেস্টুরেন্টে খেতে পারেন। ধারণা মতে আলোহক্যডং থেকে আলীকদম নামের উৎপত্তি। বোমাং সার্কেল চীফের নথি পত্র ও ১৯৬৩ সালের তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সরকার কর্তৃক আঁকা মানচিত্রে আলোহক্যডং নামের সত্যতা পাওয়া যায়। বিশিষ্ট সাংবাদিক ও গবেষক আতিকুর রহমান এর মতে আলী পাহাড়ের সাথে সঙ্গতিশীল নাম হল আলীকদম। তাছাড়া কথিত আছে যে, ৩৬০ আউলিয়া এ উপমহাদেশে ইসলাম প্রচারের জন্য এসেছিলেন। তাঁদের মধ্যে আলী নামে কোন এক সাধক এ অঞ্চলে আসেন। ওনার পদধুলিতে ধন্য হয়ে এ এলাকার নাম করণ হয় আলীকদম। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে প্রথমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল নেমে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে লামা হয়ে আলীকদম যাওয়া যায়। এছাড়া বান্দরবান সদর থেকেও লামা অথবা থানচি হয়ে পূর্বাণী চেয়ারকোচ বা জীপগাড়ি যোগে আলীকদম যেতে পারেন। বান্দরবান জেলার আলীকদম এবং থানচি উপজেলার ঠিক মাঝখানে অবস্থিত এই পাহাড় দিয়েই দুই উপজেলার সীমানা নির্ধারিত হয়েছে। এই পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে সমুদ্র সমতল থেকে আড়াই হাজার ফুট উঁচুতে নির্মাণ করা হয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু সড়কপথ। আড়াই হাজার ফুট উঁচু এ পাহাড় চূড়ার আকৃতি দেখতে ডিমের মতো হওয়ায় স্থানীয়রা একে ডিম পাহাড় নামেই চেনে। আলীকদম উপজেলা সদর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরেই মাতামুহুরী-তৈন খাল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা দু‘পাহাড়ের চূঁড়ায় প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট আলীর গুহা বা আলীর সুড়ঙ্গ। ঝিরি থেকে দেড়শত ফুট উপরে এই গুহা। ঝর্ণাটি মুরং এলাকায় অবস্থিত। মুরং ভাষায় ঝর্ণাটি যে ঝিরিতে অবস্থিত তাকে তুক অ বলে। তুক অর্থ ব্যাঙ এবং অ অর্থ ঝিরি। তুক অ অর্থ ব্যাঙ ঝিরি। ডামতুয়া অর্থ খাড়া আকৃতির দেয়াল যা বেয়ে ব্যাঙ বা মাছ উপরেউঠতে পারেনা। ওয়াজ্ঞাপারাগ অর্থ পাহাড় বা উচুঁ স্থান থেকে পানি পড়া। তুক অ ডামতুয়া ওয়াজ্ঞাপারাগসহ ঝর্ণাটিকে একাধিক নামে ডাকা হয়। এখানে দুই দিক থেকে পানি পড়ার কারনে ঝর্ণাসহ খোলা স্থানটিতে চাঁদের আলোতে অন্য রকম সৌন্দর্যের কারনে স্থানীয় মুরং ভাষায়” লামোনই” ঝর্ণা বলা হয়। লামো অর্থ চাঁদ ও নই অর্থ আলো। লামোনই অর্থ চাঁদের আলো। চিম্বুক রেঞ্জে অবস্থিত এই পাহাড়ের উচ্চতা প্রায় ২,৯৮৯ মিটার। | ঠিকানা= আলীকদম উপজেলা সড়ক| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন ৮৮ ০১৭৪৮ ৯১২১২৭| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=নন এসি রুম, গাড়ি পার্কিং ও কফারেন্সের সুবিধা এবং হোটেল সংলগ্ন রেস্তোরা রয়েছে আলীকদমের খাবার হোটেল গুলো মাঝারি মানের। খুব বেশি কিছু আশা করা ভুল হবে। তবে দ্যা দামতুয়া ইন এন্ড রেস্টুরেন্টে তিন বেলা বেশ ভালো মানের খাবার পাওয়া যায়। | নাম= দামতুয়া ইন এন্ড রেস্টুরেন্টে| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= আলীকদম উপজেলা সড়ক| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন ৮৮০ ১৮৮৩ ৫৩৫২০০| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | সময়সূচী= রাত্রি ৯ টা পর্যন্ত| মূল্য= আলীর গুহা বা আলীর সুড়ঙ্গ পার্বত্য জেলা বান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরেই মাতামুহুরী-তৈন খাল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা দু‘পাহাড়ের চূঁড়ায় অবস্থিত। এটি প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট, ঝিরি থেকে দেড়শত ফুট উপরে এই গুহা। প্রকৃতির অপরূহ এই গুহাকে ঘিরে রহস্যের শেষ নেই। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে আপনাকে প্রথমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনালে নামতে হবে। আলীকদম বাস স্ট্যান্ড নেমে প্রথমে মংচুপ্রু পাড়ায় যেতে হবে। হেঁটে বা অটো করে যাওয়া যাবে এই ৩ কি.মি. এর মত পথ। অটো রিজার্ভ ভাড়া পড়বে ৫০ টাকা। মংচুপ্রু পাড়ার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে তৈন খাল। তৈন খাল পার হয়েই আলীর সুড়ঙ্গ যেতে হবে। মংচুপ্রু পাড়া থেকে প্রথম গুহার কাছে যেতে ২০ মিনিটের মত সময় লাগবে। সাদারণত এখানে দিনের বেলায় নিয়মিত দর্শনার্থীদের যাতায়াত থাকে। তাদের অনুসরণ করে বা ঝিরি ধরে হাঁটলে সহজেই গুহাগুলি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও সবচেয়ে দীর্ঘ গুহাটির মুখ খুব ছোট হওয়ায় চেনা একটু কষ্টকর। সেক্ষেত্রে গাইড থাকলে একটু সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। | ফোন ৮৮ ০১৭৪৮ ৯১২১২৭| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=নন এসি রুম, গাড়ি পার্কিং ও কফারেন্সের সুবিধা এবং হোটেল সংলগ্ন রেস্তোরা আলীকদমের খাবার হোটেল গুলো মাঝারি মানের। খুব বেশি কিছু আশা করা ভুল হবে। তবে দ্যা দামতুয়া ইন ও রেস্তোরাঁয় তিন বেলা বেশ ভালো মানের খাবার পাওয়া যায়। | নাম= দামতুয়া ইন ও রেস্তোরাঁ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন ৮৮০ ১৮৮৩ ৫৩৫২০০| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | সময়সূচী= রাত্রি ৯ টা পর্যন্ত| মূল্য= ঢাকা-চট্টগ্রাম কিংবা কক্সবাজার থেকে বাস করে চকরিয়া বাস স্টেশন নামতে হবে। চকরিয়া থেকে বাসে বা জিপে করে আলীকদম যেতে হবে। ভাড়া পড়বে জিপে জন প্রতি ৭০ টাকা এবং বাসে ৫০ টাকা। আলীকদম বাস ষ্টেশনে থেকে জীপ গাড়ি ভাড়া নেয়া যায়। অথবা সেখান থেকে অটো রিক্সায় পানবাজার এসে ভাড়ায় চালিত মোটর বাইক নিয়ে ডিম পাহাড় যাওয়া যায়। বাইকে ভাড়া পড়বে ৫০০ টাকা। ডিম পাহাড় ঘুরে ১০/১২ কিলোমিটার পাহাড়ি পথ পাড়ি দিলেই পৌঁছা যায় থানচি। বান্দরবান থেকে যেতে চাইলে আগে লোকাল বাসে কিংবা চান্দের গাড়িতে করে থানচি বাজার যেতে হবে। এরপর থানচি বাজার থেকে চান্দের গাড়ি কিংবা মোটরবাইকে করে ডিম পাহাড়। থানচি বা আলীকদমে রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা আছে। | ফোন ৮৮ ০১৭৪৮ ৯১২১২৭| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=নন এসি ঘর, গাড়ি পার্কিং ও কফারেন্সের সুবিধা এবং হোটেল সংলগ্ন রেস্তোরা রয়েছে | ফোন ৮৮০ ১৮৮০ ০০৬৩৫৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন প্রস্থান মূল্য= ৳২,৫০০-৫,০০০ ডিম পাহারের আশেপাশে কোন রেস্তোরা নেই। রেস্তোরা খেতে চাইলে আলিকদম বা থানচি যেতে হবে। মার্মা শব্দ থাইন চৈ বা বিশ্রামের স্থান থেকে থানচি নামটির উৎপত্তি। ধারণা করা হয়, ১৯৫০ সালে বা তার পূর্বে নৌপথে চলাচল কালে যাত্রীগণ বিশ্রামের জন্য এ স্থানে থামতেন বলে থাইন চৈ নামে স্থানটি পরিচিত ছিল, পরে তা থানচি হিসাবে পরিচিতি লাভ করে। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে থানচি যাওয়ার জন্য প্রথমে চট্টগ্রাম-বান্দরবান মহাসড়ক হয়ে বান্দরবান যেতে হবে। এরপর বান্দরবান সদর থেকে সরাসরি পূর্বাণী চেয়ারকোচ বা জীপগাড়ি যোগে থানচি যেতে পারেন। দেখুন| নাম নাফাখুম জলপ্রপাত অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে অবস্থিত ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত বিবরণ=এ জলপ্রপাতটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জলপ্রপাত। | নাম সাকা হাফং অন্য=ত্ল্যাংময় ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে চূড়াটি অবস্থিত | বিবরণ=এটিকে অনেক সময় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিন্দু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এর উচ্চতা ১,০৫২ মিটার (৩,৪৫১ ফুট)। এটি বম ভাষায় ত্ল্যাংময় নামেও পরিচিত। আনুষ্ঠানিকভাবে এটিকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চূড়া হিসেবে ঘোষণা করা না হলেও সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে বলা যায়, সম্ভবত এর চেয়ে বেশি উচ্চতার আর কোন চূড়া বাংলাদেশে নেই। আমিয়াখুম জলপ্রপাত বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তের পাশে অবস্থিত আমিয়াখুম জলপ্রপাতকে দেখা হচ্ছে বাংলার ভূস্বর্গ হিসেবে। কারো কারো মতে, এটা বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জলপ্রপাত। এর অবস্থান বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুর্গম নাক্ষিয়ং নামক স্থানে। রাজা পাথর তিন্দু ইউনিয়নে অবস্থিত। আদিবাসীরা মনে করে, রাজা পাথর এখনো জাগ্রত। কেউ এই পাথরকে অসম্মান করলে রাজা ক্ষিপ্ত হন এবং তাকে মেরে ফেলেন। বাকলাই জলপ্রপাত থানচি উপজেলার নাইটিং মৌজার বাকলাই গ্রামে অবস্থিত একটি জলপ্রপাত। জলপ্রপাতটি প্রায় ৩৮০ ফুট উঁচু। ছোট পাথর তিন্দু ইউনিয়নে অবস্থিত। থানচিতে পার্বত্য জেলা পরিষদের নিয়ন্ত্রিত একটি রেস্টহাউস রয়েছে। এছাড়া বলিপাড়া বাজারে পার্বত্য জেলা পরিষদের একটি রেস্ট হাউস ও বেসরকারি সংস্থার ২টি রেস্ট হাউস আছে যাতে সীমিত আকারে আবাসনের ব্যবস্থা আছে। | ফোন ৮৮০ ১৮৮০ ০০৬৩৫৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন প্রস্থান মূল্য= ৳২,৫০০-৫,০০০ থানচি উপজেলা সদরের বাজারে বেশ কয়েকটি সাধারণ মানের খাবার হোটেল রয়েছে। এছাড়া বলিপাড়া বাজারে বেশ কিছু সংখ্যক খাবার হোটেল আছে। | ফোন ৮৮০ ১৮৮০ ০০৬৩৫৮| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর= | বিবরণ= পাহাড়ী, বাঙালি ও চাইনিজ খাবার থানচি বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস পাওয়া যায়। এছাড়া পর্যটকদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় জিনিসও এই বাজারে পাওয়া যায়। এখানে প্রচুর চিত্রা হরিণ দেখা যায়। অভয়ারণ্য তৈরির শুরুতে আলিপুর চিড়িয়াখানা থেকে প্রথমে চারটি চিত্রা হরিণ আনা হয়। ১৯৬৫ সালে সেখানে ৩টি নবজাতকসহ ১৫টি চিত্রা হরিণ ছিল। ১৯৬৬ সালে সেখানে আরও ২৬টি চিত্রা হরিণ ছাড়া হয়। ধীরে ধীরে হরিণেরা বংশবৃদ্ধি করতে থাকে। ১৯৮৬ সালে সেখানে ২০১টি চিত্রা হরিণ ছিল। এর পরে ২০০০ সালের বন্যায় বিপুল সংখ্যক হরিণের মৃত্যু ঘটেছিল। এখানে অনেক সাধারণ পাখি দেখা যায়। এই অরণ্য এলাকাটি মৌসুমী জলবায়ু অঞ্চলের অন্তর্গত। কলকাতা শিয়ালদহ রেলওয়ে স্টেশন) থেকে কলকাতা থেকে বনগাঁ অথবা রানাঘাট (রানাঘাট রেলওয়ে স্টেশন) যান এবং তারপর নলডুগরি (নলডুগরি বাস স্ট্যান্ড) পৌঁছানোর জন্য বাসের ধরুন। বনগাঁ রেল স্টেশন বা রানাঘাট রেল স্টেশন থেকে নলডুগরি যাবার বাস ধরতে হাঁটা দূরত্বে রয়েছে বাস স্ট্যান্ড। এছাড়া ভ্যান রিক্সা দ্বারা ₹ ১০ টাকায় বাস স্ট্যান্ডে পৌঁছে নলডুগরির বাস ধরুন। * গাড়ি নিয়ে যেতে হলে আপনাকে দত্তফুলিয়ার মাধ্যমে নলডুগরিতে পৌঁছানোর জন্য ৩৪ নং জাতীয় সড়ক (বর্তমানে ১২ নং জাতীয় সড়ক) ধরে যেতে হবে। নলডুগরি থেকে, আপনি হেঁটে বা ভ্যান রিক্সা নিয়ে অভয়ারণ্যে পৌঁছাতে পারেন। *হরিণ দেখুন তাদের দেখার জন্য সবচেয়ে ভাল সময় হল যখন তাদের বন কর্মকর্তাদের দ্বারা খাওয়ানো হয়। তাদের খাওয়ানো সময় বিকাল ৪ টা এবং সকাল ৯ টা। *বনে ঘুরতে এবং চারপাশে বুদ্ধিমান হনুমান দেখা ছাড়াও, আপনি স্থানীয় গ্রামগুলিতে যেতে পারেন এবং ইছামতী নদীতে একটি নৌকা যাত্রা উপভোগ করতে পারেন। বিভূতিভূষণ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যটি অনেকগুলি পাখি এবং প্রাচীন উদ্ভিদের বাসস্থান। | নাম=চাঁপাডালি ডি.এফ.ও. রেষ্ট হাউস এবং ডরমিটরি অন্য= গেস্ট হাউস ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=বারাসাত, উত্তর ২৪ পরগনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=ইছামতি নদীর তীরে অবস্থিত | আগমন প্রস্থান মূল্য=২ টি বিছানার ঘরের খরচ ₹ ২৫০, ৪ টি বিছানার ঘরের খরচ ₹ ৪০ এবং ৭টি-বিছানার ঘরের খরচ ₹ ৬০০। | বিবরণ=বুকিং আগাম করা হয়। যোগাযোগ: বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, উত্তর ২৪-পরগনা বিভাগ, পি.ও. বারাসাত, জেলা উত্তর ২৪-পরগনা বনগাঁ ইছামতি নদীর তীরে পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত সীমান্ত শহর। সাতভাই কালিতলা মন্দির বনগাঁ শহরের একটি প্রাচীন কালি মন্দির। | নাম সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান]] mdash; বনভূমি ও ম্যানগ্রোভ সোয়াম্পে পাওয়া বেঙ্গল টাইগার ও হরিণসহ বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য। | নাম বিভূতিভূষণ বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য]] mdash; যা পারমাদান বন নামেও পরিচিত। প্রায় ২৫০ হরিণের সুস্থ জীবনযাপনের জন্য পারমাদন বন হল নিরাপদ স্বর্গ। আমিয়াখুম বান্দরবানের থানচি উপজেলা]]য় অবস্থিত একটি জলপ্রপাত। বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তের পাশে অবস্থিত আমিয়াখুম জলপ্রপাতকে দেখা হচ্ছে বাংলার ভূস্বর্গ হিসেবে। কারো কারো মতে, এটা বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জলপ্রপাত। এর অবস্থান বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুর্গম নাক্ষিয়ং নামক স্থানে। থানচি নেমে প্রধান কাজ হলো একজন গাইড ঠিক করা। আমিয়াখুম ভ্রমণের জন্য ৩ দিন ২ রাতের জন্য গাইড খরচ ৪,৫০০ টাকা। অতিরিক্ত দিনের খরচ আলোচনা সাপেক্ষে। এবার থানচি থেকে নৌকা নিয়ে রেমাক্রি বাজারে চলে যান, থানচি থেকে রেমাক্রি প্রতিজন ২০০ টাকা করে তবে টুরিষ্টদের দেখলে রিজার্ভ ৩০০০/৪০০০ হয়ে যায়। যদি থানচি থেকে সকাল সকাল রওয়ানা দেন তাহলে রেমাক্রি নেমে হাঁটা ধরুন নাফাখুম ঝর্ণার উদ্দেশ্য। প্রায় আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা হাঁটলে আপনারা পেয়ে যাবেন নাফাখুম এর দেখা। এখানে কিছুক্ষণ ছবি তুলে, বিশ্রাম নিয়ে এবার সাজাই পাড়ার দিকে রওয়ানা হয়ে যান। নাফাখুম ঝর্ণা থেকে হাঁটা শুরু করলে ৩/৪ টা ঘণ্টার মধ্যেই আপনারা পৌঁছে যাবেন সাজিয়াপাড়া। সাজিয়াপাড়াতে রাতটুকু কাটিয়ে পরদিন সকাল সকাল উঠে পড়ুন এবং সাজিয়াপাড়া থেকে একজন গাইড নিয়ে রওয়ানা হয়ে যান আমিয়াখুমের উদ্দেশ্যে। এক্ষেত্রে গাইডকে ৫০০ টাকার মত দিতে হবে। প্রায় তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা অসাধারণ সব রাস্তা দিয়ে হাঁটলেই পেয়ে যাবেন আমিয়াখুম ঝর্ণা। আমিয়াখুম দেখে আবার ফিরে চলুন সাজিয়াপাড়া, রাতটুকু সাজিয়াপাড়া কাটিয়ে সকালে আবার আগের রাস্তায় ফিরে আসতে পারেন থানচিতে। আমিয়াখুম থেকে কাছাকাছি সাজিয়াপাড়া ও জিনাপাড়া অবস্থিত। রাত কাটানোর জন্যে সাজিয়াপাড়ার অথবা জিনাপাড়ার কোন এক বাসায় আশ্রয় নিতে হবে। দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পূর্ব মেদিনীপুর জেলা ও ঝাড়গ্রাম জেলা]]গুলি নিয়ে গঠিত। নির্দেশক ধরন city নাম ঝাড়গ্রাম অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q2287060 mdash; বনভূমি এবং অসাধারণ স্থানের জন্য বিখ্যাত নির্দেশক ধরন city নাম বেলপাহাড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q16885457 mdash; পাহাড়ের পাদদেশে একটি বনভূমি নির্দেশক ধরন city নাম অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q12447537 mdash; পশ্চিম মেদিনীপুরের সদর দফতর, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (আইআইটি) খড়গপুর এই অঞ্চলে অবস্থিত নির্দেশক ধরন city নাম চন্দ্রকোণা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q859119 mdash; মন্দিরের শহর, প্রয়াগ ফিল্ম সিটির অবস্থান নির্দেশক ধরন city নাম তমলুক অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q118278 তাম্রলিপ্ত mdash; পূর্ব মেদিনীপুর সদর দপ্তর নির্দেশক ধরন city নাম কাঁথি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q1192104 mdash; এই অঞ্চলের সৈকত রিসর্টের প্রবেশদ্বার নির্দেশক ধরন city নাম দীঘা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q5275680 mdash; একটি জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত নির্দেশক ধরন city নাম গেঁওখালি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q5535553 mdash; হুগলি, রূপনারায়ণ ও দামোদর নদীর সঙ্গমস্থল নির্দেশক ধরন city নাম হলদিয়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q12460009 mdash; একটি উন্নয়নশীল বন্দরনগরী নির্দেশক ধরন city নাম কোলাঘাট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2231690 mdash; একটি জনপ্রিয় পিকনিক স্পট নির্দেশক ধরন city নাম মন্দারমণি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q6747870 mdash; একটি সমুদ্র সৈকত নির্দেশক ধরন other নাম মোঘলমারি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ জুম 13 উইকিউপাত্ত Q15254150 — ৬ থেকে ১২ শতকের মধ্যে নির্মিত একটি বৌদ্ধমঠ সহ একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান দক্ষিণ-পশ্চিমবঙ্গ পশ্চিমবঙ্গের একটি উদীয়মান শিক্ষাগত, অর্থনৈতিক এবং পর্যটন কেন্দ্র। এখানে রয়েছে হলদিয়া বন্দর, যা একটি প্রধান সমুদ্রবন্দর। এটি কলকাতা বন্দরের সহায়ক হিসেবে কাজ করে। ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (আইআইটি) খড়গপুরও এই অঞ্চলে অবস্থিত। বেশিরভাগ সুপরিচিত সৈকত স্পট দক্ষিণ-পশ্চিমবঙ্গে। ব্রিটিশ রাজের সময়ও দক্ষিণ-পশ্চিমবঙ্গ ছিল রাজনৈতিক আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু। এটি ছিল ক্ষুদিরাম বসুর জন্মস্থান, জনাব বসু ছিলেন একজন তরুণ স্বাধীনতা কর্মী যাকে ১৯০৮ সালে ফাঁসি দেওয়া হয়। আরেক স্বাধীনতা কর্মী, মাতঙ্গিনী হাজরা, ১৯৪৩ সালে বন্দুকের গুলিতে নিহত হন। ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সময় "তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার" নামে তনলুকে একটি সমান্তরাল সরকার গঠিত হয়েছিল। দক্ষিণ-পশ্চিমবঙ্গের প্রাকৃতিক দৃশ্য বৈচিত্র্যময়। বাঁকুড়া থেকে বালাসোর পর্যন্ত রাস্তাটি অঞ্চল দুটিকে প্রাকৃতিক বিভাগে বিভক্ত করেছে। এই রাস্তার পূর্ব দিকে মাটি উর্বর পলি এবং এলাকা সমতল। পশ্চিমে, ছোট নাগপুর মালভূমি ধীরে ধীরে নিচের দিকে ঢালু হয়ে ল্যাটেরাইট শিলা এবং মাটির সাথে একটি অসাধারণ এলাকা তৈরি করে। এই অঞ্চলের উপকূলীয় অঞ্চলগুলো মাঝে মাঝে ঘূর্ণিঝড় এবং টর্নেডো দ্বারা প্রভাবিত হয়। এ অঞ্চলে বাংলার মানভূমি উপভাষা প্রচলিত। বিশেষ করে, bôte ঠিক আছে শব্দটি মানভূমিতে অন্য যে কোনো বাংলা উপভাষার চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। উপভাষাটি কন্টাই এবং দান্তানে বেশি ওড়িয়া কেন্দ্রিক এবং মেদিনীপুরে কম ওড়িয়া কেন্দ্রিক। এছাড়াও, ওড়িয়া হল এই অঞ্চলের আরেকটি সাধারণ ভাষা, বিশেষ করে ওড়িশার সীমান্তের দিকে। প্রধান রেল স্টেশনগুলি হল দিঘা খড়গপুর এবং তমলুক। জাতীয় সড়ক ১৬ (NH 16) খড়্গপুর, কোলাঘাট এবং পাঁশকুড়া দিয়ে অতিক্রম করেছে। এনএইচ ১১৬, এনএইচ ১৬-এর একটি শাখা সড়ক, যেটি তমলুক এবং হলদিয়ার উপর দিয়ে গিয়েছে। এর শাখা সড়ম, এনএইচ ১১৬বি, কন্টাই এবং দিঘার উপর দিয়ে গিয়েছে। ব্যবহারকারী 1|$1 1|$1 বিশেষ:উপসর্গ/ব্যবহারকারী 1|$1 উপপাতা]] [[হাওড়া জেলা]]র একটি ছোট্ট গ্রাম গাদিয়াড়া। আম জনতার কাছে এটি একটি চড়ুইভাতি গন্তব্য হিসেবেই পরিচিত। কিন্তু পুজোর সময়ে এটি আপনার কাছে হয়ে উঠতেই পারে ‘অপরিকল্পিত চড়ুইভাতি গন্তব্য’। কলকাতা থেকে আনুমানিক ৫০ কিলোমিটার দূরত্বে এই জায়গাটি দামোদর, রূপনারায়ণ এবং হুগলি নদির সঙ্গমস্থলে অবস্থিত। এই সঙ্গমের একদিকে হলদিয়া, একদিকে নুরপুর এবং অন্যদিকে গাদিয়াড়া। সন্ধায় এই তিন জনপদের চিকচিকে আলো নদীবক্ষে প্রতিফলিত হয়ে এক অদ্ভুত সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করে। * গাদিয়াড়া যাওয়ার সাধারণ/বাতানুকূল বাস এসপ্ল্যানেড বাস টার্মিনাস থেকে পাওয়া যায়। * হাওড়া স্টেশন থেকে ট্রেনে করে উলুবেড়িয়া এবং বাগনান স্টেশনে নেমে, সেখান থেকে শ্যামপুর হয়ে বাসে করে ৮ কিলোমিটার গেলেই গাদিয়াড়া। * ব্যক্তিগতভাবে গাড়ি ভাড়া করে যদি কলকাতা থেকে বিদ্যাসাগর সেতু, কোনা এক্সপ্রেসওয়ে, ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক, উলুবেড়িয়া দিয়ে যান, তাহলে প্রায় ১ ঘণ্টার মত সময় লাগবে পৌঁছতে। এলাকার আশেপাশে নদীর উপরে কোন সেতু নেই। ২০১৩ সালের হিসাবে রায়চক থেকে কুকড়াহাটি পর্যন্ত একটি সেতুর জন্য একটি প্রস্তাব আছে। এটি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বলা হচ্ছে এবং এটি হয়তো অন্য দশক বা তারও বেশি সময় ধরে হতে পারে। * নদীর তীরে বসে সুর্যাস্ত দেখার একটি আদর্শ স্থান গাদিয়াড়া। নৌকো ভাড়া করে নদীতে ভ্রমণ করার পরিকল্পনা থাকলে তো আর কথাই নেই। হাতে যদি সময় থাকে তাহলে ঘুরে আসতে পারেন গড়চুমুক। আবার নদী পেরিয়ে পৌঁছে যেতে পারেন গেঁওখালি]]। * কম জোয়ারে দুর্গটির ধ্বংসাবশেষ। * দেশী নৌকোয় নদী ভ্রমণ। | নাম গেঁওখালি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট| অন্য ঠিকানা গেঁওখালি| দিকনির্দেশ গেঁওখালি যাওয়ার জন্য একটি ফেরি নিয়ে যান, সেখানে একটি ভ্যান রিকশা নিয়ে যান| ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = খাওয়ার জন্য সেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে হোটেল ও রেস্তারাঁ রয়েছে। তবে যদি পিকনিকের ভরপুর আনন্দ পেতে চান, তা হলে সঙ্গে করে খাবার নিয়েও যেতে পারেন। রাত্রিযাপন করুন| নাম=রূপনারায়ণ পর্যটন লজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=পোস্ট অফিস দক্ষিণ শিবপুর, গাডিয়াড়া, জেলা। হাওড়া, পিন -৭১১৩১ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=(03214)263125 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=এসি এবং অ এসি কক্ষ উপলব্ধ। উপলব্ধ পিকনিক জন্য শেড খোলা মাঠ। এছাড়াও বুকিং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন অফিস থেকে করা যেতে পারে, ঠিকানা- ৩/২ বিবিডি বাগ (পূর্ব) কলকাতা ৭০০০ ০০১ ফোন ০৩৩ 22485917/5168/8271/8272। রাত্রিযাপন করুন| নাম=নিউ চলন্তিকা পর্যটন লজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=09732583213 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য=এসি এবং অ এসি কক্ষ ₹ ২৫০- ₹ ৩৫০- ₹ ৭০০ উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=কলকাতা থেকে ফোন করে বুক করুন। ফোন নম্বর- 09433585945}} প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান এবং কাছাকাছি অবস্থিত মহেঞ্জাদাড়-এর মধ্যে শুধুমাত্র একটি থাকার সুবিধা আছে। বিকল্পভাবে, নিকটবর্তী শহর লারকানা]]য় থাকার জন্য কয়েকটি ভাল বিকল্প রয়েছে। ২০১৩ সালে মানচিত্রে প্রদর্শিত পিটিডিসি মোটিভটি বন্ধ হয়ে যায় এবং ২০১৪ সালের শেষের দিকের হিসাবে তা অব্যাহত থাকে। | নাম =প্রত্নতত্ত্ব বিশ্রাম ঘর| অন্য ঠিকানা দিকনির্দেশ ফোন 92 343 3847735 92 313 3063317| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য ১৫০০ টাকা (নন এসি রুম) ২,৫০০ পাকিস্তানি টাকায় এসি সঙ্গে ডবল রুমে| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা 2015-02-26| বিবরণ চিত্র = রুমা বাংলাদেশ]]ের বান্দরবান জেলা]]র অন্তর্গত একটি উপজেলা। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে রুমা যাওয়ার জন্য প্রথমে চট্টগ্রাম-বান্দরবান মহাসড়ক হয়ে বান্দরবান যেতে হবে। এরপর বান্দরবান সদর থেকে সরাসরি বাস বা চাঁদের গাড়ি যোগে রুমা যেতে পারেন। দেখুন| নাম কেওক্রাডং অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা অক্ষাংশ=২১°৫৬′৫৯″ দ্রাঘিমাংশ=৯২°৩০′৫১″ দিকনির্দেশ=বান্দরবান জেলার দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত। ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত বিবরণ=বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। এক সময় এটিকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ ধরা হত। | নাম বগাকাইন হ্রদ অন্য=বগালেক ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=রুমা উপজেলার পূর্ব দিকে সাঙ্গু নদীর তীর থেকে ২৯ কিলোমিটার অভ্যন্তরে অবস্থিত নাইতং মৌজার পলিতাই পর্বতশ্রেণীর অন্তর্গত একটি পাহাড়ের চূড়ায় হ্রদটি অবস্থিত। | বিবরণ=এটি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উচ্চতার স্বাদু পানির একটি হ্রদ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২,৪০০ ফুট (কেওক্রাডং-এর উচ্চতা ৩,১৭২ ফুট)। ফানেল বা চোঙা আকৃতির আরেকটি ছোট পাহাড়ের চূড়ায় বগা হ্রদের অদ্ভুত গঠন অনেকটা আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের মতো। দেখুন| নাম ঋজুক জলপ্রপাত অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=রুমা উপজেলা থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে পান্তলা মৌজায় অবস্থিত। প্রায় ৩০০ ফুট উচ্চতা হতে জলধারা সাঙ্গু নদীতে প্রবাহিত হয়। ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত বিবরণ=শীতল পানির এই জলপ্রপাতে সারা বছর পানি থাকে। তবে, জুলাই- আগস্ট মাসে জলপ্রবাহ সব থেকে বেশি থাকে। দেখুন| নাম চিংড়ি ঝর্ণা অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত বিবরণ=বগালেক থেকে ট্রেক করে এগিয়ে যেয়ে, দার্জিলিংপাড়া হয়ে বাংলাদেশের অন্যতম উচ্চতম শৃঙ্গ কেওক্রাডং এর পথে ঘণ্টাখানেকের পাহাড়ি পথ হাঁটলে চিংড়ি ঝর্ণাধারা দেখা যায়। নিচ থেকে ঝর্ণার ছোট একটি অংশ দেখা যায়। মূল ঝর্ণা দেখতে হলে বিশালাকারে পিচ্ছিল পাথরগুলো পার হয়ে ডান দিকে ৯০ ডিগ্রি ঘুরে যেতে হবে। দেখুন| নাম লুং ফের ভা সাইতার অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত বিবরণ=বগালেক থেকে ট্রেক করে এগিয়ে যেয়ে, দার্জিলিংপাড়া হয়ে বাংলাদেশের অন্যতম উচ্চতম শৃঙ্গ কেওক্রাডংয়ে যাওয়া যায়। কেওক্রাডং পেরিয়ে থাইকং পাড়া, থিংদৌলতে পাড়া, সিলোপি পাড়া হয়ে লুং ফের ভা সাইতারে পৌঁছানো যাবে। দেখুন| নাম পাসিংপাড়া অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত বিবরণ=এটি বাংলাদেশের সব থেকে উঁচু গ্রাম। পাসিংপাড়ার উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দুই হাজার সাতশ’ ফুট। পাড়ার বাসিন্দারা মূলত মুরং সম্প্রদায়ের। প্রচলিত মতে পাড়া প্রধান বা কারবারি পাসিং ম্রো- এর নামে এর নামকরণ করা হয়েছে ‘পাসিংপাড়া’। দেখুন| নাম ত্লাবং ঝর্ণা অন্য=দ্বৈত ঝর্ণা ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে অবস্থিত ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত বিবরণ=এটি জোড়া বা ক্লিবুং খাম নামেও পরিচিত। পাথুরে খাল রেমাক্রির উৎপত্তি এই ঝরনা থেকেই। ত্লাবং একটি বম শব্দ। এর অর্থ “পানি ধরে রাখার বেসিন বা গর্ত”। রুমায় রাত্রিযাপনের জন্য হোটেল হিলটন উল্লেখযোগ্য। এছাড়া আছে সরকারী মায়াকুঞ্জ রেস্ট হাউজ। রুমা উপজেলা সদরে স্বল্পপরিসরে কয়েকটি খাবার হোটেল রয়েছে। খাবার হোটেল গুলো মাঝারি মানের। খুব বেশি কিছু আশা করা ভুল হবে। ''রখইং ছড়া যেখানে তারাছা খালে এসে মিশেছে, স্মরণাতীতকাল পূর্বে সেই রখইং ছড়ার মোহনায় মার্মা উপজাতিদের এক জনপদ গড়ে উঠে। রখইং ছড়ার তীরে এই জনপদ গড়ে উঠায় মারমা উপজাতিদের চিরাচরিত রীতি অনুযায়ী স্থানীয় অধিবাসীরা এই জনপদকে ছড়ার নামে রখইং ওয়াহ্ নামে অভিহিত করে। রখইং ওয়াহ্ অর্থ রখইং ছড়ার মোহনা। কালক্রমে ব্যবসা-বাণিজ্যের সূত্র ধরে এখানে পার্শ্ববর্তী চট্টগ্রাম জেলা হতে বাঙালীদের আগমণ ঘটে। ছোট্ট পরিসরে এখানে বাজার গড়ে উঠে। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় আরাকানকে রোয়াং বলা হয়। তাই রখইং ওয়াহ্''কে স্থানীয় বাঙালীরা রোয়াংছড়ি নামে অভিহিত করায় তা কালক্রমে প্রচলিত হয়ে উঠে। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে রোয়াংছড়ি যাওয়ার জন্য প্রথমে চট্টগ্রাম-বান্দরবান মহাসড়ক হয়ে বান্দরবান যেতে হবে। এরপর বান্দরবান সদর থেকে সরাসরি বাস বা চাঁদের গাড়ি যোগে রোয়াংছড়ি যেতে পারেন। রোয়াংছড়ি বৌদ্ধ বিহার বান্দরবান-রোয়াংছড়ি সড়কের ৪র্থ কিলোমিটার এলাকায় পাহাড়ের উপর অবস্থিত। তিনাপ সাইতার এটি একটি বম শব্দ। বম ভাষায় তিনাপ অর্থ নাকের সর্দি এবং সাইতার অর্থ ঝর্ণা বা জলপ্রপাত। এটি পাইন্দু খালে অবস্থিত। পানিপ্রবাহের দিক থেকে তিনাপ সাইতার বাংলাদেশের সব থেকে বড় জলপ্রপাত। রোয়াংছড়িতে রাত্রিযাপনের জন্য জেলা পরিষদ রেস্ট হাউস ছাড়াও রামাজং হোটেল ও রাধামন হোটেল উল্লেখযোগ্য। রোয়াংছড়ি উপজেলা সদরে স্বল্পপরিসরে কয়েকটি খাবার হোটেল রয়েছে। খাবার হোটেল গুলো মাঝারি মানের। খুব বেশি কিছু আশা করা ভুল হবে। উত্তরবঙ্গ বলতে বুঝানো যেতে পারে: এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্বশুরবাড়ি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মা সারদা সুন্দরী দেবী জন্ম গ্রহণ করে ছিলেন এই দক্ষিণডিহি গ্রামে। রবীন্দ্রনাথের স্ত্রী মৃণালিনী দেবী দক্ষিণ ডিহির-ই মেয়ে। ১৯৮২ পুজার ছুটির সময় জ্ঞানদানন্দিনী দেবী উৎসাহী হয়ে বাস্তভিটা দেখবার অযুহাতে যশোরের নরেন্দ্রপুর যান। উদ্দেশ্য কাছাকাছি পীরালী পরিবারের মধ্য হতে বধু সংগ্রহ জ্ঞানদানন্দিনীর সঙ্গে কাদম্বী দেবী, বালিকা ইন্দ্রানি, বালক সুরেন্দ্র নাথ ও রবীন্দ্রনাথ আসেন পুরাতন ভিটা দেখতে সে সময় ফুলতলা গ্রামের বিনিমাধব রায় চৌধূরীর কন্যা ভবতারিনীকে তারা দেখেন। যৌবনে কবি কয়েক বার তাঁর মায়ের সঙ্গে দক্ষিণডিহি গ্রামের মামা বাড়িতে এসেছিলেন। এখানে কবিগুরু ও কবিপত্নীর আবক্ষ মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে। ২৫শে বৈশাখ ও ২২শে শ্রাবণে এখানে নানা আয়োজনে রবীন্দ্রজয়ন্তী ও কবিপ্রয়াণ দিবস পালন করা হয়। [[খুলনা থেকে বাসে ফুলতলা উপজেলায় যেতে হবে। সেখান থেকে অটো রিক্সায় করে দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্সে যাওয়া যায়। শহীদ হাদিস পার্ক বাংলাদেশের খুলনা জেলার খুলনা শহরের বাবুখান রোডে বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনা শাখার পশ্চিম পার্শ্বে অবস্থিত একটি পার্ক যা ১৮৮৪ সালে খুলনা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে শহরবাসীর বিনোদনের জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে প্রতিষ্ঠা করে। পরে ১৯৬৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি গণঅভ্যুত্থানের সময় আইয়ুব বিরোধী মিছিলে পুলিশ গুলিতে নিহত শহীদ শেখ হাদিসুর রহমান বাবুর নামে নামকরণ করা হয়। শহীদ হাদিস পার্কে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে নতুন শহীদ মিনার তৈরি করা হয়েছে। পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ‘খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক’ নামে এই পার্ক প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২৫ সালের ১৬ জুন এই পার্কে মহাত্মা গান্ধী বক্তব্য রাখেন। তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে পার্কের নামকরণ করা হয় গান্ধী পার্ক। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর পার্কের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় জিন্নাহ পার্ক। এর পর এর নামকরণ হয় খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক। সর্বশেষ ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পার্কের নামকরণ করা হয় শহীদ হাদিস পার্ক। পৌরসভার অর্থে ১৯৭৪ সালে নগরের শহীদ হাদিস পার্কে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়। শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন তৎকালীন খুলনা পৌরসভার চেয়ারম্যান ও ভাষাসৈনিক গাজী শহিদুল্লাহ। খুলনা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক অন্যান্য উন্নয়ন প্রকল্পের সঙ্গে খুলনার শহীদ হাদিস পার্কের শহীদ মিনার আধুনিকায়নের প্রকল্প গ্রহণ করেন। ২০১২ সালের ২৬ নভেম্বর শহীদ মিনারের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। প্রকল্পের খরচ ধরা হয় আট কোটি ৪১ লাখ টাকা। শহীদ মিনারটির আয়তন ছয় হাজার ৮৬০ বর্গফুট। ৭৭ লাখ টাকা ব্যয়ে তৈরি হয় শহীদ মিনার। ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ চতুর্বাষিক আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা ফিফা বিশ্বকাপের ২১তম আসরের চূড়ান্ত পর্ব, প্রতিযোগিতাটি রাশিয়ায় ১৪ই জুন হতে ১৫ই জুলাই ২০১৮ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিযোগিতায় আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা ফিফা-র অন্তর্ভুক্ত ৩২টি জাতীয় ফুটবল দল (পুরুষ) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। রাশিয়ার ১১টি শহরের ১২টি ভেন্যুতে ৬৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ২০১৮ সালের ১৫ই জুলাই রাশিয়ার রাজধানী মস্কো শহরের লুঝনিকি স্টেডিয়ামে এই আসরের শিরোপা নির্ধারণী খেলাটি অনুষ্ঠিত হবে। টিকিট থাকা সাপেক্ষে আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে টিকিট বিক্রি হচ্ছে। ইউরোপ একটি মহাদেশ যা বৃহত্তর ইউরেশিয়া মহাদেশীয় ভূখণ্ডের পশ্চিমের উপদ্বীপটি নিয়ে গঠিত। সাধারণভাবে ইউরাল ও ককেসাস পর্বতমালা, ইউরাল নদী, কাস্পিয়ান এবং কৃষ্ণ সাগর-এর জলবিভাজিকা এবং কৃষ্ণ ও এজিয়ান সাগর সংযোগকারী জলপথ ইউরোপকে এশিয়া মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে। ইউরোপের উত্তরে উত্তর মহাসাগর, পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্বে কৃষ্ণ সাগর ও সংযুক্ত জলপথ রয়েছে। যদিও ইউরোপের সীমানার ধারণা ধ্রুপদী সভ্যতায় পাওয়া যায়, তা বিধিবহির্ভূত; যেহেতু প্রাথমিকভাবে ভূ-প্রাকৃতিক শব্দ "মহাদেশ"-এ সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক উপাদান অন্তর্ভুক্ত। নির্দেশক ধরন city নাম বার্সেলোনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1492 — স্পেনের বৃহত্তম নগরী নির্দেশক ধরন city নাম বার্লিন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q64 — জার্মানি]]র রাজধানী নির্দেশক ধরন city নাম মস্কো অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q649 — পৃথিবীর বৃহত্তম দেশ রাশিয়া]]র রাজধানী নির্দেশক ধরন city নাম প্রাগ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1085 — চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী নির্দেশক ধরন city নাম রোম অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q220 — ইতালি]]র রাজধানী প্রকৃতি প্রেমীরা ইউরোপের শ্বাসরুদ্ধকর ল্যান্ডস্কেপ দ্বারা সমানভাবে মুগ্ধ। নরওয়ের রুক্ষ এফ ইয়র্ড থেকে ভূমধ্যসাগরের আকাশী জল পর্যন্ত, মহাদেশটি প্রাকৃতিক আশ্চর্যের একটি বৈচিত্র্যময় বিন্যাসের গর্ব করে। টাস্কানির ঘূর্ণায়মান পাহাড়, সুইস আল্পসের তুষারাবৃত চূড়া এবং গ্রীক দ্বীপপুঞ্জের আদিম সৈকত বহিরঙ্গন দুঃসাহসিকতার জন্য অফুরন্ত সুযোগ প্রদান করে। মনোরম ট্রেইল বরাবর হাইকিং, পাউডারি ঢালে স্কিইং, বা প্রকৃতির প্রশান্তিতে স্কিইং করা হোক না কেন, ইউরোপ আমাদের সকলের বাইরের উত্সাহীদের জন্য বিস্তৃত অভিজ্ঞতা প্রদান করে। জরুরী অবস্থার জন্য, আপনি যেকোন ইউরোপ সদস্য দেশের পাশাপাশি বেশিরভাগ অন্যান্য ইউরোপীয় দেশে ১১২ ডায়াল করতে পারেন – এমনকি যখন এটি জরুরি পরিষেবার জন্য প্রাথমিক স্থানীয় নম্বর নাও হয়। ইউরোপের মধ্যে সমস্ত ১১২ জরুরী কেন্দ্র আইনগতভাবে আপনাকে একজন ইংরেজি ভাষাভাষী অপারেটরের সাথে সংযোগ করাতে সক্ষম হতে হবে। ১১২ যেকোন জিএসএম ফোন থেকে ডায়াল করা যেতে পারে, সাধারণত এমনকি লক করা ফোন বা সিম ইনস্টল করা ছাড়াই করা যেতে পারে। একটি সিম কার্ড ছাড়া ফোন থেকে কলগুলি কয়েকটি দেশে ভিন্নভাবে পরিচালনা করা হয়; উদাহরণস্বরূপ, জার্মানির কর্তৃপক্ষ তাদের সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করে। বান্দরবান সদর বাংলাদেশ]]ের বান্দরবান জেলা]]র অন্তর্গত একটি উপজেলা। বান্দরবান জেলার নামকরণ নিয়ে একটি কিংবদন্তি রয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের প্রচলিত রূপকথায় আছে, এ এলাকায় একসময় অসংখ্য বানর বাস করত। আর এই বানরগুলো শহরের প্রবেশমুখে ছড়ার পাড়ে পাহাড়ে প্রতিনিয়ত লবণ খেতে আসত। এক সময় অনবরত বৃষ্টির কারণে ছড়ার পানি বৃ্দ্ধি পাওয়ায় বানরের দল ছড়া পাড় হয়ে পাহাড়ে যেতে না পারায় একে অপরকে ধরে ধরে সারিবদ্ধভাবে ছড়া পাড় হয়। বানরের ছড়া পারাপারের এই দৃশ্য দেখতে পায় এই জনপদের মানুষ। এই সময় থেকে এই জায়গাটির পরিচিতি লাভ করে ম্যাঅকছি ছড়া নামে। অর্থাৎ মারমা ভাষায় ম্যাঅক অর্থ বানর আর ছি অর্থ বাঁধ''। কালের প্রবাহে বাংলা ভাষাভাষির সাধারণ উচ্চারণে এই এলাকার নাম রুপ লাভ করে বান্দরবান হিসাবে। বর্তমানে সরকারি দলিল পত্রে বান্দরবান হিসাবে এই জেলার নাম স্থায়ী রুপ লাভ করেছে। তবে মারমা ভাষায় বান্দরবানের নাম রদ ক্যওচি ম্রো''। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে চট্টগ্রাম-বান্দরবান মহাসড়ক হয়ে যে কোন যানবাহনে বান্দরবান যাওয়া যায়। এছাড়া চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান থেকেও যে কোন যানবাহনে সরাসরি বান্দরবান যাওয়া যায়। নীলাচল বান্দরবান শহর থেকে চাঁদের গাড়ি, বেবি টেক্সি, জীপ, কার ইত্যাদি যোগে যাওয়া যায়। শুভ্রনীলা বান্দরবান শহর থেকে চাঁদের গাড়ি, বেবি টেক্সি, জীপ, কার ইত্যাদি যোগে যাওয়া যায়। মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র দেশের যে কোন স্থান থেকে সহজে যাতায়াত করা যায়। ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম থেকে বাস, কোচ, মাইক্রোবাস, জীপ ও যে কোন ভাড়া করা গাড়িতে যাতায়াত করা যায়। চট্টগ্রাম থেকে বিআরটিসির বাস, পূরবী ও পূর্বাণী চেয়ারকোচের মাধ্যমে আসা যায়। ঢাকা-বান্দরবান চেয়ারকোচের মাধ্যমে সরাসরি আসা যাওয়া করা যায়। শৈলপ্রপাত ঝর্ণা বান্দরবান শহর থেকে চাঁদের গাড়ি, বেবি টেক্সি, জীপ, কার ইত্যাদি যোগে যাওয়া যায়। চিম্বুক পাহাড় বান্দরবান শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে বান্দরবান-থানচি সড়কে অবস্থিত। কানা পাড়া পাহাড় বান্দরবান শহর থেকে চাঁদের গাড়ি, বেবি টেক্সি, জীপ, কার ইত্যাদি যোগে যাওয়া যায়। প্রান্তিক লেক বান্দরবান শহর থেকে চাঁদের গাড়ি, বেবি টেক্সি, জীপ, কার ইত্যাদি যোগে যাওয়া যায়। সাঙ্গু নদী বান্দরবান শহরের ট্রাফিক মোড় থেকে ২ মিনিটে পায়ে হাঁটার পথ। বোমাং রাজার বাড়ি বান্দরবান শহরের ট্রাফিক মোড় থেকে রিক্সা এবং ৫ মিনিট পায়ে হেঁটে যাওয়া যায়। ন্যাচারাল পার্ক বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ছয় কিলোমিটার আগে এ পার্কের অবস্থান। প্রায় ১০০ একর পাহাড়ি টিলায় এই সুন্দর স্পটটি ওসমান গণি নামীয় একজন প্রকৃতিপ্রেমী নিজ উদ্যোগে তৈরি করেছেন। ফলের বাগান, ফুলের বাগান, চা বাগান, কফি বাগান, আম বাগান ছাড়াও পেঁপে, পেয়ারা, কলা, আমলকী, হরিতকি, বহেরা, পাইন্যাগুলা ছাড়াও অনেক ধরনের বাগান রয়েছে। সাইরু হিল রিসোর্ট বান্দরবান শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে বান্দরবান-থানচি সড়কের চিম্বুক পাহাড়ের আগে এর অবস্থান। বান্দরবান শহরে রাত্রিযাপনের জন্য সরকারি পরিচালনাধীন সার্কিট হাউজ, হিলটপ রেস্ট হাউজ, জেলা পরিষদ রেস্ট হাউজ, নীলাচল রেস্ট হাউজ, মেঘলা রেস্ট হাউজ রয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য আবাসিক হোটেলগুলোে মধ্যে পর্যটন মোটেল, হোটেল হিল ভিউ, হোটেল হলিডে ইন রিসোর্ট, হোটেল প্লাজা, ভেনাস রিসোর্ট, সাকুরা হিল রিসোর্ট, হোটেল গ্রীনল্যান্ড, হোটেল থ্রিস্টার, জোভি গেস্ট হাউজ, হোটেল রিভারভিউ, হোটেল সাঙ্গু, হিল সাইট রিসোর্ট উল্লেখযোগ্য। বান্দরবান শহরের যে কোন জায়গায় যে কোন মানের খাবার খেতে পারেন। ''বিলাইছড়ি চাকমা শব্দ থেকে উৎপত্তি। চাকমা উপজাতীয় অর্থে বিলাই এর অর্থ বিড়াল আর ছড়ি এর অর্থ পাহাড় হতে প্রাবাহিত ঝর্ণা বা ছড়া। বিলাইছড়ি নামের সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য সঠিক তথ্য পাওয়া না গেলেও এলাকার বয়ো বৃদ্ধদের মতে বহু বছর পূর্বে এ এলাকা অরণ্য ঘেরা ছিল। একদিন কিছু সংখ্যক পাহাড়ী লোক কাঠ কাটার উদ্দেশ্যে এ এলাকায় আসে এবং সে সময়ে এক বিরাট বন বিড়ালের মুখোমুখি হয়। বিড়ালের ভাবমূর্তি হিংস্র মনে করে তারা তাকে তাড়াবার চেষ্টা করলে বিড়ালটিও তাদেরকে আক্রমণ করে এবং উভয়ের মধ্যে ধস্তাধিস্ত শুরু হয়। শেষ পর্যায়ে বিড়ালটিকে মেরে ফেলা হয়। পরে এই বিড়ালটিকে পাড়ায় নিয়ে আসা হয়। পাড়া প্রতিবেশীরা এতবড় বন বিড়াল দেখে আশ্চর্য হয় এবং বিরাট সামাজিক অনুষ্ঠান করা হয়। এরপর থেকেই এলাকাটি বিলাইছড়ি নামে আখ্যায়িত হয়। ঢাকা থেকে শ্যামলী, মডার্ন বা এস আলম বাসে করে কাপ্তাই এসে কাপ্তাই জেটিঘাটস্থ লঞ্চঘাট থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি আসবেন। বন্দর নগরী চট্টগ্রাম থেকে ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে বিলাইছড়ি আসা যায়। কেউ চট্টগ্রাম থেকে বিলাইছড়ি আসলে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে প্রথমত কাপ্তাই জেটিঘাটে আসবেন। এছাড়া রাঙ্গামাটি জেলা সদর থেকেও ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি যাওয়া যায়। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৭ টায় রাঙ্গামাটির তবলছড়ি ঘাট থেকে ইঞ্জিনবোট যাত্রী নিয়ে সকাল ১০টার মধ্যে বিলাইছড়ি পৌঁছে। ওই বোটটি আবার বিলাইছড়ি থেকে দুপুর ২টার মধ্যে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। তাছাড়া বিলাইছড়ি থেকে সকাল সাড়ে ৭টায় রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ইঞ্জিনবোট ছেড়ে ওইটি রাঙ্গামাটি তবলছড়ি ঘাট থেকে যাত্রী নিয়ে দুপুর ২টায় বিলাইছড়ির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। বিলাইছড়ি থেকে অন্য একটি ইঞ্জিনবোট সকাল সাড়ে ৮টায় রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে ওইটি রাঙ্গামাটি রিজার্ভ বাজার মসজিদ ঘাট থেকে ৩টায় বিলাইছড়ির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ধুপপানি ঝর্ণা বড়থলি ইউনিয়নের ওড়াছড়ি নামক স্থানে অবস্থিত এ ঝর্ণাটিকে স্থানীয়রা দুপপানি ঝর্ণা নামেও ডেকে থাকে। স্থানীয় শব্দে ধুপ অর্থ সাদা আর পানি যুক্ত করে এটিকে সাদা পানির ঝর্ণাও বলা হয়। মুপ্পোছড়া ঝর্ণা বিলাইছড়ির অন্যতম বৃহত্তম এ ঝর্ণাটির অবস্থান বাঙ্গালকাটায় বিলাইছড়ি থেকে শুধুমাত্র নৌপথেই যাওয়া সম্ভব। আর বাঙ্গালকাটা থেকে মুপ্পোছড়া ঝর্ণা শুধুমাত্র পায়ে হেঁটে যাওয়া সম্ভব। ন-কাবা ছড়া ঝর্ণা বিলাইছড়ি সদরস্থ লঞ্চঘাট নতুবা নলছড়ি নামক স্থান থেকে ইঞ্জিন বোটে করে বিলাইছড়ি ডেবার মাথায় এসে ওখান থেকে ন-কাবা ছড়া ঝর্ণায় যেতে হয়। রাইংখ্যং পুকুর এটি বিলাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত হলেও বিলাইছড়ি-ফারুয়া হয়ে এখানে যোগাযোগ করা অত্যন্ত কষ্টকর। কেউ চাইলেও পায়ে হাঁটা ছাড়া বিকল্প নেই। বিলাইছড়ি থেকে বড়থলি যেতে প্রায় ৭ দিন সময় লাগে। তাই এখানকার লোকজন বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলা দিয়ে এখানে আসা যাওয়া করে। কাপ্তাই হ্রদ বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। বিলাইছড়িতে রাত্রিযাপনের জন্য জেলা পরিষদ রেস্ট হাউস ছাড়াও বিলাইছড়ি বাজারস্থ নিরিবিলি বোডিং উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও, খুব সম্প্রতি উপজেলা পরিষদ কর্তৃক পরিচালিত নীলাদ্রি রিসোর্ট ও শিশু পার্কের উদ্ভোধন করা হয়েছে। বিলাইছড়ি উপজেলা সদরে স্বল্পপরিসরে কয়েকটি খাবার হোটেল রয়েছে। খাবার হোটেল গুলো মাঝারি মানের। খুব বেশি কিছু আশা করা ভুল হবে। আপনাকে একটি পাসওয়ার্ডও প্রয়োজন। অক্ষর, সংখ্যা এবং যতিচিহ্নের অক্ষরগুলি দিয়ে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড চয়ন করুন। পাসওয়ার্ড ও পাসওয়ার্ড নিশ্চিত করুন লেবেলযুক্ত ক্ষেত্রগুলিতে আপনার নতুন পাসওয়ার্ড লিখুন। (উল্লেখ্য, যদি আপনি আপনার অ্যাকাউন্টের জন্য কোন ই-মেইল ঠিকানা ঠিক না করেন, তবে হারিয়ে যাওয়া পাসওয়ার্ডগুলি তৎসময় সময়ের জন্য উদ্ধার করা যাবে না।) ঐচ্ছিকভাবে আপনি আপনার প্রকৃত নাম ও" লিখতে পারেন। আপনি যদি আপনার প্রকৃত নাম না দেখাতে চান, তবে জায়গাটি ফাঁকা রেখে দিন। আপনার একবার ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়ে গেলে আপনি পছন্দসমূহ পাতা ব্যবহার করে উইকিভ্রমণে নিজের পছন্দ মত অনেক কিছু ঠিক করে নিতে পারবেন, যেমনঃ কীভাবে তারিখ দেখাবে, বা নিজের নাম কিভাবে দেখতে চান ইত্যাদি। রাজস্থলী উপজেলার নামকরণ নিয়ে তেমন জটিল কোন ইতিহাস নাই, তবে এলাকার গুণীজনের ভাষ্যমতে রাখাইন প্রদেশের রাজা, বর্মী বারান্ডং সেনাপতির কাছে পরাজিত হয়ে বাংলাদেশে আসার পর এই বুধুঝিই রাজস্থলীর পূর্ব নাম) এসেছিলেন তার নিজ রাজ্য গড়তে। তাঁর নিজের প্রথা অনুযায়ী রাজ্য গড়ার আগে কলাগাছ রোপণ করে দেখা হয়। যত বেশি কলার কান্ধি তত রাজার রাজ্যভিষেক হবে ঐ রাজ্যে। এই নিয়ম মেনে কলা গাছটি রাজস্থলী উপজেলার ১নং ঘিলাছড়ি ইউনিয়নের খাগড়াছড়ি পাড়ায় রোপণ করা হয়। কিন্তু কলার ছড়ায় কান্ধি কম হওয়ায় তিনি এই স্থান ত্যাগ করে বান্দরবান উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন। যাবার বেলায় ঐ কলা গাছে রাজার ছোট থলে রয়ে যায়। তখন থেকে রাজারথলে নামকরণ হয় এবং পরে তা রাজারথলে থেকে রাজারথলি ও বর্তমান রাজস্থলী নামকরণ করা হয়। ঢাকা, চট্টগ্রাম বা রাঙ্গামাটি থেকে রাজস্থলী যাওয়ার জন্য প্রথমে চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান যেতে হবে। সেখান থেকে বাস অথবা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে রাজস্থলী যাওয়া যায়। | নাম রাজস্থলী ঝুলন্ত সেতু অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=রাজস্থলী বাস স্ট্যান্ডে নেমে যেকোন রিক্সাকে ঝুলন্ত সেতু বললে পৌঁছে দিবে অথবা পায়ে হেঁটেও যাওয়া যায়। | বিবরণ=এটি পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রথম ঝুলন্ত সেতু। রাজস্থলীতে রাত্রিযাপনের জন্য জেলা পরিষদ রেস্ট হাউস ছাড়াও রাজস্থলী বাসস্ট্যান্ড ও বাঙ্গালহালিয়া বাজারে কয়েকটি বোডিং রয়েছে। রাজস্থলী বাসস্ট্যান্ড অথবা বাঙ্গালহালিয়া বাজারে স্বল্প পরিসরে খাওয়ার মত হোটেল রয়েছে। প্রবেশ টিকেট ও রাইডের মূল্য পার্কের প্রবেশ টিকেটের মূল্য জনপ্রতি ১৫ টাকা। এবং প্রতিটি রাইডের জন্য আলাদাভাবে জনপ্রতি ১০ টাকা করে টিকেট সংগ্রহ করতে হবে। যেসকল রাইডে শিশুদের সাথে অভিভাবক উঠার অনুমতি আছে, সেসকল ক্ষেত্রে শিশু এবং অভিভাবক, উভয়ের জন্যই পৃথক টিকেট সংগ্রহ করতে হবে। শুধুমাত্র গেটের উভয় পাশে অবস্থিত দুটি টিকেট কাউন্টারেই টিকেট বিক্রি করা হয়, কোন রাইডের পাশে টিকেট বিক্রি করা হয় না। তাই, প্রবেশের সময়ই প্রয়োজনমত টিকেট সংগ্রহ করে নিতে পারেন। যদিও শিশু পার্কটিতে কাগজে কলমে ১২ টি রাইড আছে। কিন্তু, রক্ষনাবেক্ষনের অভাব এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার কারনে সবগুলো বর্তমানে সচল অবস্থায় নেই। তারপরেও এখানে বেশ কিছু শিশুদের জন্য উপযোগী চমৎকার রাইড আছে। | ছোট মনিদের রেল গাড়ি ট্রেনের মাধ্যমে দক্ষিনেশ্বর রেলওয়ে স্টেশন শিয়ালদহ (কলকাতার হৃদয়ে ডানকুনি (হাওড়া-বর্ধমান রেলপথ) রেলপথে অবস্থিত। এটি শিয়ালদহ থেকে ১৪ কিলোমিটার এবং ডনকুনি থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বেশিরভাগ লোকাল ট্রেন বিশেষত শিয়ালদহ স্টেশন থেকে ডনকুনী লোক দক্ষিণেশ্বর স্টেশনে থামে এবং দার্জিলিং মেলের মত কিছু দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেন এই স্টেশনে থামে। | বিবরণ= একটি হিন্দু মন্দির হুগলি নদীর তীরে রয়েছে। এটি দক্ষিণেশ্বর কালীমন্দির নামে পরিচিত। এটি একটি বৃহৎ মন্দির প্রাঙ্গন। এখানে অনেকগুলি মন্দির এবং একটি ঘাট (নদী থেকে অগ্রসর হয়) রয়েছে। পাশাপাশি আপনি "রাধা গোবিন্দ" মন্দির নামে একটি মন্দির দেখতে দর্শন করতে পাড়েন। আপনি এমনকি শিবের ১০ টি মন্দির দেখতে পারবেন (ধ্বংসের ঈশ্বর)। প্রকৃতি এবং পাখি প্রেমীরা সকালে গঙ্গার তীরে ঘুরে বেড়াতে গিয়ে সূর্যের সৌন্দর্য দেখতে দেখতে গঙ্গা ও তার তীর জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সৌন্দর্য উপভোগ করতে নাড়েন। মন্দিরে হাজার হাজার কবুতর দেখতে পাবেন, এটি সত্যিই একটি সুন্দর দৃশ্য যা অবিস্মরণীয়। ১৮৪৭ থেকে ১৮৫৫ সালের মধ্যে রানী রাসমণির দ্বারা মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল। ১৮৫৬ থেকে ১৮৮৬ সাল পর্যন্ত রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব এই মন্দিরের প্রধান ও একমাত্র পূজারী ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর এটি পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক পরিচালিত হয়। এটি প্রতিবছর বছরে হাজার হাজার উপাসকদের আকর্ষণ করে। *হুগলিতে নৌকা ভ্রমণ করতে নাড়েন (কোন জেটি নেই)। আপনি শুধুমাত্র দক্ষিণেশ্বর মন্দির ঘাট থেকে বেলুর মঠ জেটি পর্যন্ত যলযানে ভ্রমণ করে পাড়েন। আপনি দক্ষিণেশ্বর মন্দির থেকে বেলুড় মঠ পর্যন্ত ২০-৩০ মিনিটের নৌযানের যাত্রা উপভোগ করতে পারেন। *বিবেকানন্দ সেতু (বিবেকানন্দ ব্রিজ এর পিছনে হুগলি নদীর পশ্চিম তীরে সূর্যাস্তর চমত্কার দৃশ্য দেখতে পাড়েন। শীতকালে আপনি ঠাণ্ডা বায়ু প্রবাহ উপভোগ করতে পাড়েন নদীর তীরে দাঁড়িয়ে। * দেবালয়ে পূজার জন্য ফুল ও উপকরণগুলি মন্দিরের বাইরের বাইরে মন্দিরের প্রবেশ পথে পাওয়া যায়। * হিন্দু ঐতিহ্য অনুযায়ী বাড়িতে পূজা বিভিন্ন উপকরণ পাওয়া যায়। যেমন -দেব-দেবীর মূর্তি বা ছবি। * সস্তার গৃহ সজ্জার উপকরণ এবং বিভিন্ন হস্তশিল্পের কাজ। * খুব কম মূল্যে পাওয়া বিভিন্ন ধরনের আচার। অনেক এখানে উপাসনা বা মন্দিরে পূজা দেওয়ার পূর্বে উপবাসের হিন্দু প্রথা অনুসরণ। অনেক বড় ভোজসভা এবং রেস্তোরাঁ রয়েছে গ্রাহকদের খাবার পরিবেশন করার জন্য। যে কোন ধরনের হার্ড পানীয় থেকে দূরে থাকুন। কেবলমাত্র "লেবু জল" পানীয় পান করতে পাড়েন। পর্যটকদের থাকার জন্য কিছু লজ আছে দক্ষিণেশ্বরে। লজে থাকার খরচ বছরের বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়। কিন্তু এখানে ₹১৫০ ₹৩০০ টাকায় একদিনের জন্য ঘর পাওয়া যায়। সুন্দরবন জাতীয় উদ্যানকে সুন্দরবন সংক্ষিত অরণ্যের অন্তর্গত সুন্দর ব্যাঘ্র প্রকল্প এর মূল কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। সুন্দরবনের সংরক্ষিত বনটি পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা]]র দক্ষিণ অংশে অবস্থিত। বাংলা ভাষায় সুন্দরবন শব্দটির অর্থ "সুন্দর বন"। সুন্দরবন একটি প্লাস্টিকের মুক্ত এলাকা, তাই আপনি যদি আপনার সাথে কোনও প্লাস্টিক নিয়ে আসেন, তবে আপনি যখন ফিরে আসবেন তখন সেটি সঙ্গে নিতে ভুলবেন না যেন। সুন্দরবন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। ৮০ কিলোমিটার (৫০ মাইল) উপকূল জুড়ে বাংলাদেশী ও ভারতীয় উপদ্বীপে প্রসারিত রয়েছে অরণ্যটি। সুন্দরবন একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতীয় অঞ্চলের বনের অংশটির পূর্ব অংশ সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান নামে পরিচিত। বনগুলি শুধু মাত্র কেবল ম্যানগ্রোভ বন নয় তারা পরাক্রমশালী জঙ্গলের শেষ অবশিষ্টগুলির কিছু অংশ অন্তর্ভুক্ত করে, যা একবার গাঙ্গেয় সমভূমিকে আচ্ছাদিত করে রেখেছিল। সুন্দরবন ৩,৮৫০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে রয়েছে, যার মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ জল নদী এলাকায় আচ্ছাদিত। ১৯৬৬ সাল থেকে সুন্দরবন একটি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসাবে ঘোষিত হয় এবং এটি অনুমান করা হয় যে বর্তমানে ৪০০ টি রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং প্রায় ৩০,০০০ হরিণ রয়েছে। সুন্দরবন সুন্দরী গাছের সমৃদ্ধ বন হওয়ার কারণে বনটিকে 'সুন্দরবন' নামে অভিহিত করা হয়। রয়েল বেঙ্গল টাইগার, লবনাক্ত জলের কুমির, হরিণ, পাখি, বুল শার্কস, বিভিন্ন প্রাইম্যাট ও সাপ। অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি শীতকালীন, ঠান্ডা এবং শীতপ্রধান। মার্চ থেকে মে গ্রীষ্ম, গরম এবং আর্দ্র। জুন থেকে সেপ্টেম্বর বর্ষার মৌসুমি, আর্দ্র এবং বায়ু প্রবাহ। সুন্দরবন ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে অবস্থিত। সুন্দরবনের ভারতীয় অংশের আবাসস্থল ভালভাবে রাস্তাঘাট ও রেলপথ উভয় দ্বারা কলকাতা]]র সঙ্গে সংযুক্ত। গদখালী পোর্ট এটি গোসাবা দ্বীপ এবং গোসাবার বিপরীতে সংরক্ষিত সুন্দরবনের সজনেখালি অভ্যয়ারণ্য এবং সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প এলাকায় প্রবেশের আগে শেষ মনুষ্য বসতি। কলকাতার থেকে গদখালী পোর্টের দূরত্ব কমপক্ষে ৮২ কিলোমিটার এবং কলকাতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) থেকে ৯৫ কিলোমিটার। কোলকাতা থেকে সড়কপথে বারুইপুর-ক্যানিং হয়ে অথবা কোলকাতা থেকে বাসন্তী হাইওয়ে দিয়ে গদখালী যাওয়া যায়। কৈখালী সুন্দরবনের সংরক্ষিত বনভূমির বনানী ক্যাম্প, কালাস আইল্যান্ড এবং সমুদ্র সৈকত হলিডে দ্বীপ হলিডে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ইত্যাদির মতো পর্যটক আকর্ষণ রয়েছে কৈখালীর কাছাকাছি। কৈখালী কলকাতা থেকে ৮৩ কিলোমিটার এবং কলকাতার বিমানবন্দর থেকে ৯২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নামখানা কলকাতা থেকে ১১৭ কিমি এবং কলকাতা বিমানবন্দর থেকে ১২৩ কিমি দূরে অবস্থিত। নামখানাও কলকাতা থেকে রেললাইনের সাথে সংযুক্ত এবং দূরত্ব ১০৯ কিলোমিটার। এখানে ভাগবতপুর কুমির প্রকল্প এবং সুন্দরবনের লোথিয়ান বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য রয়েছে। ক্যানিং সুন্দরবনের বাঘ প্রকল্পের নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন। কলকাতা থেকে কানিং পর্যন্ত রেলপথের দূরত্ব ৪৫ কিলোমিটার এবং গোদখালী পোর্ট থেকে ২৯ কিলোমিটার দূরে। কানিং এবং গোদখালী পোর্টের মধ্যে গণ পরিবহন ব্যবস্থা পাওয়া যায়। সুন্দরবনের পরিদর্শন করতে ইচ্ছুক বিদেশিরা একটি বিশেষ পারমিট পেতে হবে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী এটি বাধ্যতামূলক। তবে এটি এখন সাজনেখালী বন কার্যালয় (ইকোট্যুরিজম রেঞ্জ)-এ প্রাপ্ত হতে পারে। আপনার আগমনের সময়ে আসল অনুমতিপত্রটি বন অফিসে দেখাতে হবে। পর্যটন কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন উন্নয়ন কর্পোরেশন লিমিটেড, ৩/২-বিবাদী বাগ (গ্রেট ইস্টার্ন হোটেল কাছাকাছি কলকাতা]]। ☎+৯১ ৩৩ ২২১০ ৩১৯৯ ৯১ ৩৩ ২২৪৮ ৮২৭১ সর্বাধিক ৫ দিনের জন্য একটি পারমিট দেওয়া হয় যা স্থানীয় বন কর্মকর্তার অনুমতি সাপেক্ষে আরও বাড়ানো যেতে পারে। সুন্দরবনে দেখার জন্য অবশ্যই এই সকল জায়গাগুলি দেখতে হবে: * নেটি ধোপানি ওয়াচ টাওয়ার * বননি ক্যাম্প ওয়াচ টাওয়ার * চারঘেরি চর একটি কাদা চর। যেখানে আপনি কাদা চর দেখতে পাবেন এবং কিছু ঘণ্টা জঙ্গলে এবং উপকূলীয় এলাকতে ঘুরতে (কাদা এবং সেইসাথে উপকূলের) দেখতে পারেন। [[ভারত পশ্চিমবঙ্গ) থেকে সুন্দরবন পরিদর্শন করার জন্য, নিম্নলিখিত স্থানগুলি নির্বাচন করা উচিত: সুধন্যখালী ওয়াচ টাওয়ার বেশিরভাগ বাঘ এই টাওয়ার থেকে দেখা যায়। এই ওয়াচ টাওয়ার থেকে অন্য কিছু বন্যপ্রাণী যেমন চিতল হিরণ এবং কুমিরও দেখা যায়। সজেনখালী ওয়াচ টাওয়ার আরেকটি পর্যবেক্ষন বা পরিদর্শন টাওয়ার যেখানে একটি মিউজিয়াম, একটি বনবিবির মন্দির এবং একটি কুমিরের উদ্যান রয়েছে। নেতিধোপানী এটি একটি মন্দির যা ৪০০ বছরের প্রাচীন। কানাক অলিভ রিডলে কচ্ছপ দেখার জন্য আদর্শ স্থান। হলিডে আইল্যান্ড এটি বার্কিং হরিণের জন্য বিখ্যাত * সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে ওয়াচ টাওয়ার দেখুন এই সবগুলি একাধিক সময়ের মধ্যে আবৃত হতে পারে, একটি ১এন ২ডি প্যাকেজে বলে আপনি ২ ৩ টি টাওয়ার পর্যবেক্ষন করতে সক্ষম হতে পারেন, ২এন ৩ডি প্যাকেজে আপনি আরও কয়েকটি এবং আরও কিছু সময় ধরে ওয়াচ টাওয়ার থেকে বন দর্শন করতে পারেন। * জাতীয় উদ্যানের পর্যটন অঞ্চল জুড়ে ভ্রমণের পাশাপাশি একটি গ্রামে হাঁটুন। একটি স্থানীয় স্কুল পরিদর্শন করুন। * স্থানীয় গ্রামের বাজারে একটি সাইকেল নিয়ে ঘুরে আসুন। অনন্য ম্যানগ্রোভ ইকো সিস্টেম সম্পর্কে আরও জানুন। * গ্রামের চারপাশে একটি দেশি নৌকাতে মাছ ধরা বা কাঁকড়া ধরার অভিযানে যোগদান করুন (সংরক্ষিত বনের ভিতরে আপনাকে যাবার অনুমতি নেই)। * গ্রামের কাছাকাছি একটি বোর্ডিং ওয়াক নিন। * একটি রান্নায় যোগদান করুন এবং সহজ স্থানীয় উপাদানের সাথে একটি স্থানীয় থালা কীভাবে প্রস্তুত করা হয় তা শিখুন। * একটি স্থানীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান "বনবিবি যাত্রা গ্রামবাসীদের দ্বারা সঞ্চালিত একটি স্থানীয় গ্রামীণ থিয়েটারের অভিজ্ঞতা আরহ্ন করুন। স্থানীয় সম্প্রদায়গুলির সাথে পর্যটন সুবিধাগুলি ভাগ করে নেয়, শিশু শ্রমকে কাজে লাগায় না এবং পরিবেশ বান্ধব পর্যটন অনুশীলন করার জন্য একটি পর্যটন সংস্থার মাধ্যমে আপনি আপনার বাসস্থান বা ট্রিপ প্যাকেজ বুক করেছেন কিনা, তা নিশ্চিত করুন। সমুদ্রের তাজা মাছ। কাঁকড়া, বাগদা চিংড়ি। গলদা চিংড়ি। শুটকি মাছের ঝোল। কুঠির পনির। প্যান কেক। রাইস পুডিং (বাংলা মিষ্টি)। স্থানীয় মিষ্টি দই। ফিল্টার বা উষ্ণ জল (এটি আপনার ব্যক্তিগত ঔষধের অংশ না হওয়া পর্যন্ত খনিজ পানির উপর জোর দেবেন না। প্লাস্টিকের বোতলগুলিতে খনিজ জল (মিনারেল ওয়াটার) আসে। সুন্দরবন একটি প্লাস্টিক মুক্ত অঞ্চল।) তাজা নারকেলের রস। তাজা তরমুজ রস। আমের রস। সুন্দর চিতল পর্যটন লজ সাজেখালী, পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন উন্নয়ন কর্পোরেশন লিমিটেডের ৩০ টি ডাবল বেডরুম, ₹৭০০ ব্রেকফাস্ট সহ ১ বার খাবার।যৌথ শয়নালয় (ডরমিটরি ₹২৫০ বিছানা প্রতি ব্রেকফাস্ট ১ বার খাবার। এ/সি না। এটি একমাত্র লজ, যেটি সজানেখালী ফরেস্ট বিট অফিসের কাছে অবস্থিত এবং এখানে একটি নিখুঁত জঙ্গল অনুভূতি পেতে পারে। সুন্দরবনে হাউসবোট, এম বি ইন্ডিয়া বেকন সাজনেখালি, সুন্দরবন ☎ +৯১ ৩৩ ২৪১৯ ১৯৭৬ ☎ +৯১ ৯৯০ ৩২৯ ৫৯২০, ৩ ৪ ৭ জন ব্যক্তি থাকার জন্য ২ কক্ষের একটি হাউসবোট।ভাল সজ্জিত কক্ষ, ক্যাবিন না। দিনে জাহাজে করে ঘোরা এবং রাতে নদীর মাঝখানে থাকার একটি অনন্য অভিজ্ঞতা। যদি আপনি ব্যাকপ্যাকিং করেন তবে গোদখালী/পাখিরালে যান এবং নৌকা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন। তারা সাধারণত সস্তা, কিন্তু আপনি সপ্তাহান্তে এবং গুরুত্বপূর্ণ তারিখ একটি নৌকাও নাও পেতে পারে এবং সেখানে থেকে আপনার সফর পরিত্যাগ করতে হবে। রাতে নৌকাতে থাকা সম্ভব এবং এটি একটি অনন্য অভিজ্ঞতা। তবে এটি করার আগে নৌকাটির পরিচ্ছন্নতা এবং সুরক্ষা পরীক্ষা করে দেখুন। নৌকাগুলির অধিকাংশই একক শৌচাগার এবং নৌকাগুলিতে টয়লেটগুলি সংকুচিত হয় এবং এটি এত পরিষ্কার নাও হতে পারে যে, অধিকাংশ নৌকা তাদের লাইসেন্সযুক্ত ক্ষমতা অনুযায়ী সর্বোচ্চ সংখ্যক যাত্রী (২৫, ৩৫, ৪০ বা ৬০ জন হতে পারে) বহন করে, যারা যাত্রী বোর্ড বাথরুম ব্যবহার। যাইহোক, যদি আপনি এই ধরনের একটি সুন্দর নৌকা খুঁজে পান, রাতে থাকার সময় এবং জলে ভাসতে ভাসতে ভোরের সুন্দর সৌন্দর্য উপভোগ করা একেবারে উত্তেজনাপূর্ণ এবং সম্মোহিতকারী। আপনি যে নৌকায় যাচ্ছেন, সেই নৌকায় লাইফ জ্যাকেট, লাইফ বোট, অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা এবং অন্যান্য জরুরি পদক্ষেপের ব্যবস্থা রয়েছে কিনা সেটি সর্বদা জিজ্ঞাসা করুন "যেহেতু এটি সর্বনিম্ন পূর্বশর্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা অধিকাংশ নৌকা তাদের কাছে নেই)। তাই আপনার পরিকল্পনা করার জন্য খুব সতর্ক থাকুন ছোট নৌকায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে। আপনি এই ছোট নৌকাগুলির পরিষেবা গ্রহণ করে আপনার জীবনকে বিপন্ন করতে পারেন, যাদের এই সুরক্ষা ব্যবস্থা নেই। সুন্দরবন পৃথিবীতে একমাত্র স্থান যেখানে বাঘ এখনও সক্রিয়ভাবে খাদ্যের সন্ধানে মানুষকে খুঁজে থাকে এবং সাধারণত ৫০ থেকে ৮০ স্থানীয় লোকজন প্রতি বছর মারা যায় বাঘের আক্রমণে। রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার সুন্দরবনে অত্যন্ত বিপজ্জনক, কিন্তু বেশিরভাগ দর্শকদের উদ্বেগ দরকার নেই, যেহেতু রাজ্য সরকার দ্বারা সরবরাহিত বন্যপ্রাণী ভ্রমণ এবং বাসস্থান আপনাকে কখনো ক্ষতির পথে রাখবে না; তবে যদি আপনি ব্যক্তিগত সফরে আগ্রহী হন (একটি ছোট মেশিন বোট নিয়োগের মাধ্যমে),তা হলে আপনার নিজের ঝুঁকিতে এটি করুন! সুন্দরবন এছাড়াও বহু সংখ্যক নোনাজলের কুমিরদের (ক্রোকোড্লিয়াস পোরোসাস) আবাসস্থল এবং ষাঁড় হাঙ্গর বা বুলশার্ক সমগ্র মোহনা পাওয়া যায়, তাই সুন্দরবন জাতীয় উদ্যানের কোথাও সাঁতারের পরামর্শ দেওয়া হয় না। কাউখালী উপজেলার নামকরণের উৎপত্তি সুনির্দিষ্টভাবে তেমন জানা না গেলেও সাধারণ মানুষের প্রচলিত বিশ্বাস এই যে, অতীতে এলাকার লোকজন অনেক স্থানে কুয়া বা গর্ত খনন করে সেই পানি খাবার ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার করত। এ কুয়া বা গর্তের স্থানীয় নাম কাউ''। শুষ্ক মৌসুমে ঐ কুয়া অনেক সময় পানিশূণ্য হয়ে যেত যার স্থানীয় নাম খালি''। পরবর্তীকালে উল্লেখিত শব্দ দুটির সমন্বয়ে উপজেলার নামকরণ হয় কাউখালী''। চট্টগ্রাম শহরের অক্সিজেন মোড় থেকে চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি বাস যোগে কাউখালী যাওয়া যায়। এছাড়া রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সড়ক হয়ে চট্টগ্রাম মহানগর বা রাঙ্গামাটি জেলা শহর থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগেও কাউখালী যাওয়া যায়। | নাম=বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি মহাসড়ক সংলগ্ন বেতবুনিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= ঘাগড়া ইউনিয়নে অবস্থিত। | নাম=পুলিশ স্পেশাল ট্রেনিং স্কুল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি মহাসড়ক ঘেঁষে ১নং বেতবুনিয়া মডেল ইউনিয়নে পাহাড়িকা সিনেমা হলের ১০০ গজ সামনে যানবাহন থেকে নামা মাত্রই পুলিশ স্পেশাল ট্রেনিং স্কুল। | নাম=রাঙ্গামাটি ফুড প্রোডাক্টস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= ১নং বেতবুনিয়া মডেল ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ড ডাকবাংলো, চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি মহাসড়কের পাশ ঘেঁষে রাঙ্গামাটি ফুড প্রোডাক্টস অবস্থিত। কাউখালীতে থাকার জন্য উপজেলা সদরে পার্বত্য রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ পরিচালনাধীন জেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ইমরান হোটেল ও রেস্তোরাঁ উল্লেখযোগ্য। কাউখালী উপজেলা সদর, ঘাগড়া বাজার, বেতবুনিয়া এলাকায় যে কোন রেস্তোরাঁয় সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। গ্লোবাল ব্র্যান্ড (প্রাঃ) লিমিটেড (জিপিএল) বাংলাদেশের এক বিশাল আইটি বিতরণকারী। এটি 1996 সাল থেকে বাংলাদেশে আসুসের একমাত্র একচেটিয়া ডিস্ট্রিবিউটর। গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড পরিষেবা এবং সমাধান প্রদান করে যা হার্ডওয়্যার সিস্টেম, নেটওয়ার্কিং পণ্য, নোটবুক বিতরণ নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, গেমিং পণ্য, সার্ভার, প্রিন্টার, প্রজেক্টর, সফটওয়্যার, ল্যাপটপ এবং পিওএস সমাধান। আমরা আসুস, ডেল, লেনোভো, এলজি, শার্প, ব্রাদার, A4tech, অ্যাডতা, পান্ডা, র্যাপি, টোটলিংক, ক্যাসিও, ভিভাইটেক, ফিলিপস, মাইক্রোনেট, মিক্রোটিক, সিপি প্লাস, মাইক্রোটেক, হান্টকি, গোল্ডেন ফিল্ডের মতো 50+ ব্র্যান্ডের ডিস্ট্রিবিউটর। এনজেডএক্সট, অটোডেস্ক, অ্যাডোব ইত্যাদি। এই ব্রান্ডের জন্য বেশিরভাগই, আমরা বাংলাদেশের বাজারের জন্য একচেটিয়া ডিস্ট্রিবিউটর। আমরা আমাদের অংশীদার এবং শিল্প থেকে 100+ পুরষ্কার পেয়েছি। জিবিপিএল ডিজাইন, প্রযুক্তি সমাধান প্রদান করে যা উদ্যোগগুলি শেয়ার, রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিচালনা করতে সক্ষম করে।1996 সালে একটি কোম্পানিকে গঠিত হয়েছিল একটি সুন্দর কাল নির্মাণের স্বপ্ন। কোম্পানিটি আজকে "প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট (ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট এন্ড ইমপ্লিমেন্ট বিজনেস প্রসেস রিজিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনাল স্ট্র্যাথাইনিং এন্ড ট্রান্সফার অফ টেকনোলজি সার্ভে, রিসার্চ এন্ড ইভ্যালুয়েশন ট্রেনিং এন্ড কম্পাসেন্টেন্স ডেভেলপমেন্ট ব্যবসাগুলি উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে জিবিপিএল এর 800 এর বেশি গ্রাহক রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে জিওবি, স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন এজেন্সি, ব্যাংকিং এবং অ ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মাল্টিন্যাশনাল ও স্থানীয় কর্পোরেট সংস্থা। সাগর দ্বীপ সাগর দ্বীপ হল পশ্চিমবঙ্গের একটি দ্বীপ। এটি পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম দ্বীপ। এই দ্বীপটি বর্তমানে পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে যথেষ্ট সুনাম পেয়েছে। এই দ্বীপেই রয়েছে কপিল মুনির আশ্রম। প্রতিবছর পৌষ সংক্রান্তির সময় বহু মানুষের সমাগম হয় দ্বীপটিতে। | নাম সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান]] mdash; বনভূমি ও ম্যানগ্রোভ সোয়াম্পে পাওয়া বেঙ্গল টাইগার ও হরিণসহ বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য। উচ্চ ব্রক্ষ্মের রাজা অরুণ যুগের পতনের পর আরাকানদের কর্তৃক নিপীড়িত ও অত্যাচারিত হয়ে চাকমারা ১৪১৮ খ্রিষ্টাব্দে তৈনছড়ি নদীকূলে মাত্র ১২টি গ্রামে বসতি স্থাপন করে। কিন্তু পরে ঐসব এলাকায় মগ ও পর্তুগীজদের দৌরাত্ম্য বৃদ্ধি পেয়ে ষোড়শ শতাব্দীতে তারা পার্বত্য চট্টগ্রামের গভীর অরণ্যে বসতি স্থাপন করে। কিংবদন্তি আছে যে, পার্বত্য চট্টগ্রামে বসতি স্থাপনকারী নান্যা নামের একব্যক্তি চেঙ্গী নদী বিধৌত চরের সত্ত্বাধিকারী ছিলেন বিধায় তার নামের সাথে সমন্বয় রেখে নান্যারচর নামকরণ করা হয়, যা বর্তমানে নানিয়ারচর নামে রুপান্তরিত হয়েছে। রাঙ্গামাটি জেলা শহর থেকে রাঙ্গামাটি-মহালছড়ি সড়ক হয়ে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে নানিয়ারচর যাওয়া যায়। এছাড়া রাঙ্গামাটি শহরের রিজার্ভ বাজার বা তবলছড়ি থেকে ইঞ্জিনবোট যোগেও নানিয়ারচর যাওয়া যায়। | নাম কাপ্তাই হ্রদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= কাপ্তাই হ্রদ উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= মুন্সি আব্দর রউফ স্মৃতিসৌধের চারদিকে লেক এবং তার অদুরে রয়েছে বড় বড় পাহাড়। এখানে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড নির্মিত স্মৃতিসৌধের চারপাশে সুদৃশ্য লোহার বেষ্টনী। | নাম=রত্নাঙ্কুর বৌদ্ধ বিহার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= রাঙ্গামাটি রাজবন বিহারের অন্যতম শাখা বিহার এটি। দানসূত্রে প্রাপ্ত ৩২ একর ভূমির উপর ১৯৯৭ ইংরেজি সালে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। মূলতঃ বর্তমান বিহার অধ্যক্ষ ধুতাঙ্গশীলধারী ভিক্ষু শ্রীমৎ বিশুদ্ধানন্দ মহাস্থবির ১৯৯৭ সালের ২৯ অক্টোবর তারিখে (বুধবার) পাতাছড়ি বৌদ্ধ বিহারে ৯ জন শিষ্য নিয়ে আগমন করলে প্রথমে অরণ্য কুটির, পরে পাতাছড়ি বৌদ্ধ বিহারটি স্থানান্তর করে বর্তমান মূল বিহার প্রতিষ্ঠা করা হয়। নানিয়ারচরে থাকার জন্য উপজেলা সদরে পার্বত্য রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ পরিচালনাধীন জেলা পরিষদ ডাক বাংলো রয়েছে। নানিয়ারচর উপজেলা সদর এলাকায় যে কোন খাবার হোটেলে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ওড়িশার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নয়টি শহর। — রাজ্যের রাজধানী, পরিবহন এবং শিক্ষা কেন্দ্র। previously বেরহামপুর — 'সিল্ক সিটি' নামেও পরিচিত। — আকর্ষনীয় পর্বতমালার, সবুজ বন, ঘুরানো জলপ্রবাহ, বহিরাগত বন্যপ্রাণী এবং একটি সমৃদ্ধ উপজাতী। — জগন্নাথ মন্দির এবং স্পন্দনশীল সমুদ্র সৈকত জন্য বিখ্যাত, এবং রাজ্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য state — ওড়িশার বৃহত্তম শহরগুলির একটি, এছাড়াও ওড়িশার "স্টিল সিটি" হিসাবে পরিচিত — পশ্চিম ওড়িশার বৃহত্তম শহর — রাজ্য রাজধানী এবং পরিবহন হাব পূর্বে বেরহামপুর — 'সিল্ক সিটি' নামেও পরিচিত — বালাভদ্র মন্দিরের জন্য বিখ্যাত এবং একটি পর্যটক গন্তব্য — জগন্নাথ মন্দির এবং স্পন্দনশীল সমুদ্র সৈকত জন্য বিখ্যাত, এবং রাজ্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটক গন্তব্য উপকূলীয় উড়িশা বালেশ্বর, ভদ্রক, গঞ্জাম, জগৎসিংহপুর, কেন্দ্রাপাড়া, খোরধা ও পুরি জেলার অন্তর্ভুক্ত। পূর্ব ভারত ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় হিমালয়ের সিকিম থেকে বঙ্গোপসাগর উপকূল পর্যন্ত বিস্তৃত। কলকাতা (পূর্বে কলকাতা নামে পরিচিত) এই অঞ্চলের বৃহত্তম শহর। ওড়িশার জগন্নাথের খ্যাতি এবং পুরির মন্দির শহরের বৈশিষ্ট্যগুলিও রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং পূর্ব ভারতের শ্রেষ্ঠ শৈল শহর। এছাড়া দীঘা পূর্ব ভারতের একটি বিখ্যাত সমুদ্র সৈকত। | region1description= বন্যপ্রাণী, উত্তেজনাপূর্ণ জলপ্রপাত এবং চটুল উপজাতীয় সংস্কৃতিতে বনাঞ্চলসমূহ রয়েছে | region2description=আপনি এই রাজ্যের সৈকত এ ধর্মীয় স্থান আবিষ্কার করতে পারবেন বা কিছু সময় উপভোগ করতে পারেন, যা পূর্বে ওড়িষ্যা নামে পরিচিত ছিল | region4description=তার উপত্যকা, বন এবং জলপ্রপাত সঙ্গে হিমালয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। | region5description= ভারতের সবচেয়ে প্রাচীনতম গুহা পেইন্টিং এবং কিছু দ্রুততম শিল্পখাতের শহরগুলির এই রাজ্যে অবস্থিত এখানে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নয়টি শহর। পূর্ব ভারতে একাধিক রাজ্য রয়েছে এবং স্থানীয়ভাবে কথিত ভাষাগুলি এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে পরিবর্তীত হয়। যাইহোক, পূর্ব ভারতের বৃহত্তম ভাষা হল বাংলা। এছাড়া এই অঞ্চলে ব্যাপকভাবে ওড়িয়া, সিকিমী, ভোজপুরি, মৈথিলি, সাঁতালি ভাষা প্রচলিত। বাংলা পশ্চিমবঙ্গ]]ের প্রাথমিক ও প্রধান ভাষা। বাংলা ভাষা ঝাড়খণ্ড রাজ্যেরও ব্যাপক ভাবে প্রচলিত। ওড়িয়া ভাষা ওড়িশা উড়িষ্যা) রাজ্যে প্রচলিত। নেপালী সিকিমের প্রধান ভাষা। গ্যাংটক এবং দার্জিলিং]]য়ের অধিবাসীরা বাংলা ভাষা বোঝে, কারণ এই স্থানগুলি পর্যটন কেন্দ্র। ইংরেজি ভাষার ব্যবহার বেশিরভাগ শহুরে এলাকায় সীমিত। ঝাড়খণ্ড রাজ্যে ভোজপুরি ভাষা ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া ঝাড়খণ্ড রাজ্যে হিন্দি ভাষার প্রচলন রয়েছে। দক্ষিণ ওড়িশা ভারত| ভারতের ওড়িশা রাজ্যের অন্তর্গত। দক্ষিণ ওড়িশা গঞ্জাম, নাড়াঙ্গপুর, কালাহান্ডি, গাজাপাতি, কান্ধামল, বৌধ, নুপাতা, কোরাপুট, মালকানগিরি ও রায়গাদা জেলার অন্তর্গত। ওড়িয়া ও তেলেগু ভাষা দক্ষিণ ওড়িশাতে ব্যাপকভাবে প্রচলিত। উইকিভ্রমণ একটি মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা৷অর্থাৎ জাতি,ধর্ম,বর্ণ নির্বিশেষে বিশ্বের যেকোনো ব্যক্তি এই নির্দেশিকাটি ব্যবহার করতে পারে৷ চট্টগ্রাম থেকে রাঙ্গামাটিতে বাস যোগে আসা যায়। রাঙ্গামাটিতে যাওয়ার সরাসরি দুইটি বাস আছে। একটি হলো পাহাড়িকা যা চট্টগ্রাম থেকে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং রাঙ্গামাটি হতে সকাল ৮টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত চলাচল করে। এই বাস সার্ভিসটি প্রতি ১ ঘণ্টা অন্তর অন্তর স্টেশন থেকে ছেড়ে যায় এবং গন্তব্যে পৌঁছাতে প্রায় ৩ ঘণ্টা সময় নেয়। পাহাড়িকা বাস সার্ভিসের টিকিটের মূল্য ১৫০ টাকা এবং টিকিট মুরাদপুর ও অক্সিজেন মোড় থেকে সংগ্রহ করা যায়। আরেকটি বাস সার্ভিস হচ্ছে বিআরটিসি বাস সার্ভিস, যা রাঙ্গামাটির একমাত্র শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাস সার্ভিস। এই বাসের টিকিটের ভাড়া ১৫০ টাকা এবং টিকিট চট্টগ্রামস্থ বটতলী রেলওয়ে স্টেশনের বিআরটিসি কাউন্টার থেকে সংগ্রহ করা যাবে। এছাড়া অনেক ধরনের লোকাল বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে, তবে সেসব বাস সার্ভিস রাস্তার যেকোন জায়গা থেকে যাত্রী উঠানামা করায়, ফলে বাসে সবসময় যাত্রীদের ভিড় লেগে থাকে এবং গন্তব্যে ৪-৫ ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়। রাজধানী ঢাকা থেকেও রাঙ্গামাটি যাওয়ার কিছু বাস সার্ভিস রয়েছে। এই বাস সার্ভিসগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নয়। এছাড়াও আশেপাশের জেলাগুলোতেও কিছু লোকাল বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা রয়েছে রাঙ্গামাটিতে আসা যাওয়ার জন্য। | নাম কাপ্তাই হ্রদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= কাপ্তাই হ্রদ উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= রাঙ্গামাটি শহরের তবলছড়ি হয়ে সড়ক পথে সরাসরি পর্যটন কমপ্লেক্সে যাওয়া যায়। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= রাঙ্গামাটি জেলা সদর থেকে দেশীয় ইঞ্জিন বোটে খারিক্ষ্যং, ত্রিপুরাছড়া এবং মাচ্চ্যাপাড়া হয়ে প্রায় ৪ ঘণ্টা পায়ে হেঁটে যমচুগ এলাকা যাওয়া যায়। এ এলাকাটি থেকে পুরো বন্দুকভাঙ্গা এলাকা অবলোকন করা যায়। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= পুরাতন বাস স্টেশন শাপলা চত্বর থেকে টেক্সি রিজার্ভ করে আসামবস্তি ব্রীজে যাওয়া যায়। | নাম=বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সনায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্মৃতি ভাস্কর্য অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি মহাসড়ক সংলগ্ন সাপছড়ি নামক স্থানে অবস্থিত। সদর উপজেলা থেকে অটোরিক্সা এবং চট্টগ্রামগামী বিভিন্ন যানের মাধ্যমে এ স্থানে যাওয়া যায়। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= যাদুঘরটি সকলের জন্য উম্মুক্ত। রাঙ্গামাটি শহরের প্রবেশ দ্বারে সহজেই দৃষ্টি কাড়ে যে স্থাপত্যটি সেটিই উপজাতীয় যাদুঘর। ১৯৭৮ সালে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠালগ্নে এ অঞ্চলের বিভিন্ন জাতিসত্তার নৃতাত্ত্বিক নিদর্শন সামগ্রী নিয়ে সীমিত পরিসরে এ যাদুঘরের যাত্রা শুরু হয়। ২০০৩ সালে নতুন ভবন নির্মিত হলে তা আরও সমৃদ্ধ হয়। এ যাদুঘরে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত জাতিসত্তাসমূহের ঐতিহ্যবাহী অলংকার, পোষাক-পরিচ্ছদ, বাদ্যযন্ত্র, ব্যবহার্য তৈজষপত্র, অস্ত্র-শস্ত্র, প্রাচীন মুদ্রা, প্রাচীন ধর্মীয় গ্রন্থ, পুঁথিপত্র, তৈলচিত্র ও উপজাতীয় জীবনধারার বিভিন্ন আলোকচিত্র রয়েছে। এসব সংগ্রহ দেখে জাতিসত্তাসমূহের জীবনাচার, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা অর্জন করা যায়। | নাম=জেলা প্রশাসক বাংলো অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= রাঙ্গামাটি শহরের যে কোন স্থান থেকে অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। ভাড়ার পরিমাণ ১০০-১৫০ টাকা। তবে বাংলো এলাকায় প্রবেশের জন্য অনুমতি আবশ্যক। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা থেকে সড়ক পথে তবলছড়ির আসামবস্তি হয়ে জীবতলী ইউনিয়নে যেতে হয়। এছাড়া নদীপথেও জীবতলী যাওয়া যায়। দেখুন| নাম পেদা টিং টিং অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা=2018-06-29 বিবরণ=কাপ্তাই হ্রদের উপর নির্মিত ভাসমান পাহাড়ে অবস্থিত পর্যটন আকর্ষণ কেন্দ্র। পেদা টিং টিং চাকমা শব্দগুচ্ছ। এর ভাবগত অর্থ হচ্ছে পেট টান টান। অর্থাৎ, মারাত্মকভাবে খাবার পর পেটের যে টান টান অবস্থা থাকে, সেটাকেই বলা হয় পেদা টিং টিং। রাত্রিযাপন| নাম=সার্কিট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=ভেদভেদী, আমানতবাগ, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০৩৫১-৬২০১২ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=জেলা প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=বন বিভাগ রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=বনরূপা, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০৩৫১-৬৩৩৫১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=জুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগ নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=এলজিইডি রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=টিএন্ডটি এলাকায় রাঙ্গামাটি-চট্টগ্রাম সড়কের পাশে অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০৩৫১-৬৩১৪৮ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=এলজিইডি কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=উসাই রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=ভেদভেদী, আমানতবাগ, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০৩৫১-৬৩৩৮৯ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=জেলা পরিষদ রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=পাবলিক হেলথ এলাকায় অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০৩৫১-৬৩২৬২ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=কৃষি বিভাগ রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=ট্রাইবেল আদাম, বনরূপা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০৩৫১-৬২৩২৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=চম্পকনগর, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০৩৫১-৬২২৮৮ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=বিসিক রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=রাঙ্গামাটি স্টেডিয়াম এলাকায় অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০৩৫১-৬২০৩৭ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থা নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্স অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=তবলছড়ির ডিয়ার পার্ক এলাকায় অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০৩৫১-৬৩১২৬ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=হোটেল মাউন্টেন ভিউ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=সিদ্ধি ভবন, পর্যটন সড়ক, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০১৫৫৩৪৪০৩২৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=হোটেল সুফিয়া অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=ফিসারী ঘাট, কাঁঠালতলী, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০১৫৫৩৪০৯১৪৯ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=হোটেল গ্রীন ক্যাসেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=রিজার্ভ বাজার, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০১৭২৬৫১১৫৩২, ০১৮১৫৪৫৯১৪৬ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=মোটেল জজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=কলেজ গেইট, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০১৫৫৮৪৮০৭০১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=হোটেল আল-মোবা অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=নতুন বাস স্টেশন, রিজার্ভ বাজার, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০১৮১১৯১১১৫৮ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=হোটেল ডিগনিটি অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=কালিন্দীপুর, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=হোটেল শাপলা অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=নিউ কোর্ট বিল্ডিং রোড, রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০১৮১৯৬৩৬৯৫৫ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=হোটেল রাজু অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=নতুন বাস স্টেশন, রিজার্ভ বাজার, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০১৮১১২৫৮৩০৫, ০১৮২০৩০৩৫৭৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=হোটেল ড্রিমল্যান্ড অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=নিউ কোর্ট বিল্ডিং রোড, রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাঙ্গামাটি শহর এলাকার যে কোন মানের রেস্টুরেন্টে খেতে পারেন। এখানে রয়েছে প্রায় ২৫০ প্রজাতির বিরল প্রকৃতির মাছ। যার মধ্যে আছে হাঙ্গর, পাঙ্গাস, থাই সরপুটি, মহাশোল বা গজার, কোরাল, পুঁটি, কুরুমা স্প্রিং, লাল কাঁকড়া, রাইল্যা, কামিলা, বাগদা, গলদা, চিংড়ি, স্টিং রে আফ্রিকান মাগুর, দেশীয় মাগুর, ফলি, পটকা, ভোল কোরাল, অক্টোপাস, কামিলা, বিদ্যুৎ মাছ, ব্ল্যাক কিং, নীলরঙা ভোল, বাইল্লা, রাজকাঁকড়া, স্টার ফিস, স্টোন ফিস, জেলি ফিস ইত্যাদি। মাছের এই রাজ্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ডে প্রবেশমূল্য ৩০০ টাকা। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে ফ্রি টিকেট। এছাড়াও বয়সভেদে টিকেট মূল্যের তারতম্য রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে টিকেটের উপর ছাড় দেয়া হয়। রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড দেখার জন্য যেতে হবে কক্সবাজার। সেখান থেকে যেকোনো যানবাহন যেমন ইজিবাইক, রিকশা, অটোরিকশায় করে রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ডে যাওয়া যাবে। ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে বিমান যোগাযোগ রয়েছে। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ১০টির বেশি ফ্লাইট প্রতিদিন ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চলাচল করে। ঢাকা থেকে শ্যামলি পরিবহন, সৌদিয়া, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সোহাগ পরিবহন, মডার্ণ লাইন, এস আলম পরিবহন সহ ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী যে কোন এসি/নন.এসি বাসে এখানে আসা যায়। টার্মিনাল, ডলফিনমোড/সুগন্ধ্যা/লাবনী পয়েন্ট থেকে ইজিবাইকে করে প্রতিজনে (লোকাল) ১০-১৫ টাকা ভাড়া দিয়ে যেতে পারবেন রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ডে। কক্সবাজার পর্যটন এলাকা হওয়ায় এখানে রয়েছে ৫০০ বেশি হোটেল। সাধ্য ও রুচি অনুযায়ী যেকোনো মানের হোটেলে থাকা যাবে। প্রতিদিন সকাল ৯:০০ঘটিকা থেকে রাত ১০:০০ ঘটিকা পর্যন্ত অ্যাকুরিয়াম কাউন্টার খোলা থাকে। আলেকজান্ডার ক্যাসল বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত একটি ঊনবিংশ শতকীয় প্রাসাদ। ১৭৮৭ খ্রিস্টাব্দে স্থাপিত ময়মনসিংহ জেলার প্রতিষ্ঠা শতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে মহারাজা সুকান্ত সুর্যকান্ত আচার্য চৌধুরী এই প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে প্রাসাদটি নির্মিত হয়। এতে সে সময় ৪৫ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছিল। ভবন নির্মাণে লৌহের ব্যবহারের কারণে এটি জনসাধারণ্যে "লোহার কুঠি" নামেও পরিচিত ছিল। বর্তমানে এটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের গ্রন্থাগার হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আলেকজান্ডার ক্যাসল ময়মনসিংহ শহরের প্রাচীন স্থাপনাসমূহের মধ্যে অন্যতম। শহরের কেন্দ্রস্থলের কোর্ট-কাঁচারীর কাছে এটির অবস্থান। বহু বরেণ্য ব্যক্তি এই প্রাসাদে অবস্থান করেছেন। ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ময়মনসিংহ সফরকালে আলেকজান্ডার ক্যাসলে চার দিন অবস্থান করেছিলেন। একই বছর মহাত্মা গান্ধী এসেছিলেন। নির্মাণের পর নানা রাজকীয় আসবাবে ভবনটি সুসজ্জিত করা হয়েছিল। ভবন চত্বরের রয়েছে দীঘি ও বাগান। সড়ক পথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহের দূরত্ব ১২১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ রেল স্টেশনের দূরত্ব ১২৩ কিলোমিটার। [[ঢাকা]]র কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি ময়মনসিংহে আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন ময়মনসিংহের পথে যাতায়ত করে। ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৩৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৫০ টাকা; * শোভন চেয়ার ১৪০ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ১৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বার্থ ২৮০ টাকা; * এসি সীট ৩২২ টাকা এবং * এসি বার্থ ৪৮২ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ময়মনসিংহে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। ময়মনসিংহে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কিছু উন্নতমানের কিছু রেস্ট হাইজ ও হোটেলও রয়েছে - *নজরুল ভিআইপি ডাকবাংলো ত্রিশাল, ময়মনসিংহ; *জিটিআই ডরমিটরী বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ, ০১৭১৫-৬২৬ ৮৭২; *হোটেল মোস্তাফিজ ইন্টারন্যাশনাল গঙ্গাদাস গুহরোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৩৮৭০, ৬৩৮৭১; *হোটেল খাঁন ইন্টারন্যাশনাল মহারাজা রোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৫৯৯৫, মোবাইল: ০১৭১৫-২৮১ ৬৭৮; *রিভার প্যালেস তালতলা ডোলাদিয়া, খাগডহর, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৬১৫০-১, মোবাইল: ০১৭১০-৮৫৭ ০৫৪। মুক্তাগাছা রাজবাড়ী বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলা]]র মুক্তাগাছা উপজেলা]]য় অবস্থিত একটি প্রাচীন জমিদার বাড়ী। ময়মনসিংহ থেকে ১৬ কিলোমিটার পশ্চিমে ময়মনসিংহ টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জামালপুর মহাসড়কের সংযোগ স্থল থেকে ১ কিলোমিটার উত্তর পূর্বদিকে মুক্তাগাছার রাজবাড়ির অবস্থান। মুক্তাগাছার তদানীন্তন জমিদার বৃটিশ রাজন্য কর্তৃক প্রথমে রাজা এবং পরে মহারাজা উপাধি পেয়েছিলেন বিধায় জমিদারের বাসভবন রাজবাড়ী হিসেবে আখ্যায়িত হতো। উইকিভ্রমণে থাকা সকল প্রকার বিষয়বস্তুর জন্য কপিলেফট লাইসেন্স প্রযোজ্য৷ Creative Commons Attribution-ShareAlike লাইসেন্সের শর্তাবলী অনুসারে যে কেউ এটি ব্যবহার করতে পারে ৷ আর উইকি ভ্রমণে যে কেউ অবদান রাখতে পারে যতক্ষণ পর্যন্ত এটি তার নিজের বা উপযুক্ত লাইসেন্সের আওতাধীন৷ উইকিভ্রমণে অবদান রাখার পূর্বে কীভাবে কপিলেফট কাজ করে তা বোঝা আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ৷ যদি আপনি আপনার কাজ অন্য কাউকে এমন ভাবে পুনর্ব্যবহার করতেও দেখেন যে আপনি তা পছন্দ করেন না, অথবা যদি আপনি কোনো কারণবশত উইকিভ্রমণ ব্যবহার করা বন্ধ করেও দেন, আপনার কৃত অবদানের জন্য অন্য লাইসেন্স সম্ভব নয়৷ যদিও আপনি সর্বদা আপনার অবদানের স্বত্বাধিকারী, এটি আপনাকে ব্যাপকভাবে এর লাইসেন্স পরিবর্তনের অধিকার দেয় না৷ প্রত্যেক পুনর্বিতরিত এবং অমৌলিক কর্মসমূহের বিবরণ পাতায়, যাতে উইকিভ্রমণের ছবিসমূহ এবং অন্যান্য ফাইলসমূহ অন্তর্ভুক্ত, অবশ্যই সুনির্দিষ্ট অ্যাট্রিবিউশন এবং লাইসেন্স সংক্রান্ত তথ্য থাকতে হবে৷ এই টেমপ্লেটটিতে মোট চারটি পরামিতি ব্যবহার করতে পারবেন।এর মধ্যে পাতা পরামিতিটি আবশ্যক। এই পরামিতিটি বিশেষ ক্ষেত্রে পাতাটির শিরোনাম নির্দেশ করে।নির্ধারণ করা না থাকলে এটি উক্ত পাতার মূল শিরোনামকে নির্দেশ করবে।অর্থাত্‍ এর স্বয়ংক্রিয় মান nowiki PAGENAME nowiki কোন ভাষার উইকিভ্রমণ থেকে পাতাটি বাংলা ভাষায় অনূদিত হচ্ছে তা নির্দেশ করে।এটি অবশ্যই ISO Language Code হতে হবে।অর্থাত্‍ ইংরেজি ভাষার ক্ষেত্রে পরামিতিটি হবে en আরবি ভাষার ক্ষেত্রে ar ইত্যাদি। নির্ধারণ করা না থাকলে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে en নির্ধারিত হবে। ভাষা থেকে অনুবাদ চলছে includeonly> যেসব পাতা ইংরেজি ভাষা থেকে অনূদিত হচ্ছে তাদের বিষয়শ্রেণী ডিসি হিল বা ডিসির পাহাড় চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত অন্যতম নান্দনিক স্থান যার বর্তমান আনুষ্ঠানিক নাম নজরুল স্কয়ার । এই পাহাড়ের শীর্ষে চট্টগ্রাম জেলা কমিশনারের (ডিসি) সরকারি বাসভবন অবস্থিত। পাহাড়টির চারিদিকে অনেক সুউচ্চ গাছ রয়েছে। একসময় এই স্থানটিকে পার্ক হিসেবে ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত হলেও পরবর্তীকালে একে আর পার্ক করা হয় নি। প্রতিবছর বাংলা নববর্ষে এখানে বাঙালির জাতীয় উৎসব পহেলা বৈশাখ উদযাপন করার মধ্য দিয়ে ডিসি হিল ঐতিহাসিক গুরত্ব ধারণ করেছে। এছাড়াও এখানে জাতীয় এবং সাংস্কৃতিক দিবসসমূহ পালন, মঞ্চনাটক, উন্মুক্ত চলচ্চিত্র প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। ইংরেজ শাসনামলের গোড়ার দিকে এখানে চাকমা রাজার বাড়ি ছিলো। পরবর্তীতে এখানে চট্টগ্রামের জেলা কমিশনারের (ডিসি) বাংলো স্থাপিত হওয়ায় কালক্রমে এই পাহাড় ডিসি হিল নামে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর জীবদ্দশায় এখানে প্রায়ই আসতেন অবসর কাটাতে। জাতীয় কবির এই আগমনকে স্মরণীয় করে রাখতে ১০ এপ্রিল ২০০৫ সালে ডিসি হিলের নতুন নামকরণ করা হয় নজরুল স্কয়ার। ডিসি হিল চট্টগ্রাম শহরের নন্দনকান বৌদ্ধ মন্দির সড়কে অবস্থিত। এটি চট্টগ্রাম শহরের কেন্দ্রবিন্দু জিরো পয়েন্ট হতে ১কিমি দূরে অবস্থিত। জিসি মোড় থেকে রিকশা করে যাওয়া যায়। ভাষা থেকে নিবন্ধ করা প্রয়োজন]] জনসংখ্যা ১৪৬০৭৮১; পুরুষ ৭৩৯৩৩১, মহিলা ৭২১৪৫০। মুসলিম ১৩৫০৯৬৮, হিন্দু ১০৭৮৯৩, বৌদ্ধ ৩৯১, খ্রিস্টান ১৩৩৮ এবং অন্যান্য ১৯১। জলাশয় আন্ধারমানিক, তেঁতুলিয়া, আগুনমুখা ও গলাচিপা, রাজগঞ্জ নদী; রাবনাবাদ চ্যানেল। আয়তন (বর্গ কিমি) উপজেলা পৌরসভা ইউনিয়ন মৌজা গ্রাম জনসংখ্যা ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) শিক্ষার হার উপজেলা নাম আয়তন (বর্গ কিমি) পৌরসভা ইউনিয়ন মৌজা গ্রাম জনসংখ্যা ঘনত্ব (প্রতি বর্গ কিমি) শিক্ষার হার সূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি ১৯৭১ সালের ২৬ এপ্রিল পাকসেনারা পটুয়াখালী আক্রমণ করে। মুক্তিযুদ্ধের প্রারম্ভে মির্জাগঞ্জের দেউলি গ্রামে স্থাপিত মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বহুসংখ্যক তরুণকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। মির্জাগঞ্জের সীমান্তবর্তী এলাকায় পাকসেনাদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াইয়ে ৩২ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন এবং বহু পাকসেনা হতাহত হয়। ৮ মে গলাচিপার চিকনিকান্দি ও ডাকুয়া গ্রামে পাকসেনারা হামলা চালিয়ে ২৯ জন গ্রামবাসিকে হত্যা করে এবং বহু ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। ২৫ মে বাউফলের কাবাই নদীতে আসা পাকসেনাদের একটি গানবোট মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরোধের মুখে পশ্চাদপসরণ করে। ৫ জুন মুক্তিযোদ্ধারা বাউফলের রাজাকার ক্যাম্প আক্রমণ করে কয়েকজন রাজাকারকে হত্যা করে। পাকসেনারা বাউফলের মদনপুরা ও ধুলিয়াতে ৩৫ জন ব্যক্তিকে হত্যা করে এবং বহু ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। ১৮ নভেম্বর গলাচিপার পানপট্টি গ্রামে পাকসেনাদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াইয়ে ৩ জন পাকসেনা নিহত হয়। ৬ ডিসেম্বর পটুয়াখালী সদর পাকসেনা মুক্ত হয়। ৭ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা পটুয়াখালী সদরে প্রবেশ করে এবং কলাপাড়ার খেপুপাড়া আক্রমণ করেন। একই দিনে তাঁদের মির্জাগঞ্জ থানা দখল করার সময় কয়েকজন রাজাকার নিহত হয়। ৮ ডিসেম্বর বাউফল শত্রু মুক্ত হয়। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন গণকবর ৩ (পটুয়াখালী শহরের পুরাতন জেলখানার অভ্যন্তরে এবং নতুন জেলখানার দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে ও তুলাতলীতে স্মৃতিস্তম্ভ ৪ (পুরাতন টাউন হলের সামনে, গলাচিপা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ প্রাঙ্গণে, চিকনিকান্দি হাইস্কুল মাঠ ও পানপট্টিতে)। পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী দৈনিক: রূপান্তর, তেঁতুলিয়া, গণদাবী, সাথী; সাপ্তাহিক: পায়রা, পটুয়াখালী, অভিযাত্রী, পটুয়াখালী প্রশিকা; পাক্ষিক: মেঠো বার্তা; অবলুপ্ত সাপ্তাহিক: পল্লীসেবা (১৯৩৪ গ্রামবাংলা, খেলাফত, প্রতিনিধি, জনতা, অভিযাত্রী, তৃষা; পাক্ষিক: আন্ধারমানিক; অবলুপ্ত পাক্ষিক: স্বদেশ দর্পণ, পাক্ষিক সৈকত, প্রিয় কাগজ; অবলুপ্ত মাসিক: চাবুক; সাময়িকী: পটুয়াখালী সমাচার, এক মুঠো সুরভি, অন্বেষা। লোকসংস্কৃতি এ জেলায় যাত্রাগান, কবিগান, পুতুল নাচ, বানরনাচ, বয়াতী গান, পালাগান, শ্লোক ভাঙ্গানি বা হেয়ালী ধাঁধাঁ, রয়ানি ইত্যাদির প্রচলন রয়েছে। ঝাড়-ফুঁকের তন্ত্রমন্ত্র, নারীর মন জয় করার মন্ত্র বা তুকতাক ইত্যাদি লোকজ বিশ্বাস এ অঞ্চলের লোকসংস্কৃতির বিশেষ স্থান দখল করে আছে। হাডুডু, লাটিম ঘোরানো, দাড়িয়াবাঁধা, ডুব-সাঁতার, মল্লযুদ্ধ, ডাংগুলী, কানামাছি, মার্বেল, ক্রিকেট, কুতকুত, চোর-পুলিশ, কুকপালানী, হাড়িভাঙ্গা এ জেলার উল্লেখযোগ্য স্থানীয় লোকক্রীড়া। গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও দর্শনীয় স্থান কলাপাড়া উপজেলার দক্ষিণে বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত কেন্দ্রিক দ্বিতীয় পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটা অবস্থিত। প্রায় ১৮ কিলোমিটার বিস্তৃত কুয়াকাটা থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ করা যায়। কুয়াকাটা থেকে পশ্চিমে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কুয়াকাটা শুঁটকি পল্লী। এখান থেকে শুঁটকি মাছ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়। এছাড়া পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য রয়েছে সি ফিস মিউজিয়াম, বুড়া গৌরাঙ্গ সামুদ্রিক চ্যানেল, কুয়াকাটার সীমা বৌদ্ধ মন্দির, বুদ্ধের ধ্যানমগ্ন মূর্তি, রাখাইন পল্লী, নারিকেল বীথি, ঝাউবন, ফাতরার চর (ম্যানগ্রোভ গঙ্গামতির চর, রাসমেলা, লেম্বুর চর ইত্যাদি। গলাচিপা উপজেলার সোনার চর থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ করা যায়। এখানে আরো আছে চন্দ্রদ্বীপ রাজ্যের রানী কমলার রাজধানী কালারাজা এবং রাবনাবাদ ও রাঙ্গাবালি চ্যানেল। এছাড়াও বাউফল উপজেলায় রয়েছে চন্দ্রদ্বীপ রাজ্যের রাজধানী (কচুয়ার বাকলা ও পরবর্তীকালে রাজনগর শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের পৈত্রিক নিবাস কাজী বাড়ি (বিলবিলাস কমলা রানীর দীঘি (কালাইয়া ঘসেটি বেগমের কুঠিবাড়ি (তেঁতুলিয়া নদীর তীরে) ও কানাই বলাই দিঘি (কাছিপাড়া)। তথ্যসূত্র আদমশুমারি রিপোর্ট ২০০১, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো; পটুয়াখালী জেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭; পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন উপজেলা সমূহের সাংস্কৃতি সমীক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭। গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর থানার অন্তর্গত বড় জামালপুর গ্রামে অবস্থিত। সাদুল্লাপুর থানা সদর হতে ৬ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত মসজিদটি। লোকমুখে শোনা যায় ৯৩০ সালে পারস্য থেকে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে আসা হযরত শাহজামাল (র এর হাতেই নির্মিত হয় এই ঐতিহাসিক মসজিদ। তার নামানুসারে জামালপুরের ও নামকরণ করা হয়। জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় এলাকাবাসী মূল অবকাঠামো ঠিক রেখে মসজিদের সামনের অংশে বারান্দা নির্মাণ করে মসজিদের মেঝে সমপ্রসারণ করেছে।মসজিদের পাশেই রয়েছে একটি মাজার। মাজারটি হযরত শাহ জামাল (রঃ)এর বলে জনশ্রুতি রয়েছে। সাদুল্লাপুর থেকে অটো, রিক্সা বা ভ্যানে যেতে পারবেন। অটো অথবা ভ্যানে ১০ থেকে ১৫ টাকা এবং রিক্সায় ৩০ থেকে ৪০ টাকা ভাড়া। বিনিময় হার ওঠানামা করে। এগুলোর এবং অন্যান্য মুদ্রার বর্তমান হার source থেকে পাওয়া যাবে। সাউদার্ন সান অ্যান্ড সোগো সান, কেপ টাউন সিবিডি পাহাড় পরিবেষ্টিত একটি দুর্গম অঞ্চলের নাম জুরাছড়ি। চাকমা ভাষায় জুর অর্থ ঠাণ্ডা ছড়ি অর্থ ছড়া। উপজেলা সদরের দক্ষিণে সলক নদীর উজানে জুরাছড়ি নামক একটি ছড়া রয়েছে। এ ছড়ার পানি খুবই ঠান্ডা। এ জুরাছড়ি ছড়ার নামেই এ উপজেলার নামকরণ হয়েছে জুরাছড়ি''। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে রাঙ্গামাটিতে বাস যোগে যাওয়া যায়। রাঙ্গামাটি শহর থেকে জুরাছড়ি যাওয়ার একমাত্র মাধ্যম নৌপথ। শহরের বনরূপা, তবলছড়ি, রিজার্ভ বাজার ইত্যাদি এলাকা থেকে লঞ্চ বা ইঞ্জিন চালিত বোট যোগে জুরাছড়ি যাওয়া যায়। | নাম কাপ্তাই হ্রদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= কাপ্তাই হ্রদ উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= বিহার পাড়া নামক স্থানে অবস্থিত। সদর উপজেলা থেকে আটো রিক্সা এবং নৌযানের যানের মাধ্যমে এ বিহারে যাওয়া যায়। এখানে বিভিন্ন পর্যটক শীতকালীন সময়ে ভিড় জমায়। | নাম=বানাতাইংগাচুগ পাহাড় অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= রাত্রিযাপন| নাম=রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ বিশ্রামাগার অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=জুরাছড়ি, রাঙ্গামাটি। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০১৫৫৭২২৭৪০১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=মোহাম্মদ আলী হোটেল ও রেস্তোরাঁ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=জুরাছড়ি, রাঙ্গামাটি। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=০১৫৫২৬৯৩৫২৬ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=ব্যক্তি মালিকানাধীন। জুরাছড়ি উপজেলা সদর এলাকার মোহাম্মদ আলী হোটেল ও রেস্তোরাঁ খেতে পারেন। আটান্ন গেট, হাওড়া, পশ্চিমবঙ্গ ৭১১৩১৬, ভারত আটান্ন গেট হল ভারত রাষ্ট্রের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া মহকুমার দক্ষিণ প্রান্তের একটা গ্রাম। এখানে দামোদর নদ হুগলি নদীতে মিলিত হওয়ার মোহনার ঠিক আগে আটান্ন খানা লক গেট দিয়ে একটি সেতু বানানো হয়েছিল। এজন্যেই গ্রামটির এই নাম। কলকাতা থেকে আনুমানিক পঁয়ত্রিশ কিলোমিটার রাস্তা। উলুবেড়িয়া শহর থেকে শ্যামপুর অথবা বলা ভালো গাদিয়াড়া যাওয়ার রাজ্য রাস্তায় পড়ে আটান্ন গেট। এখানে হাওড়া জেলা পরিষদের তৈরি দামোদরের চরে একটা প্রাকৃতিক পরিবেশে নানা পাখি এবং অন্যা্ন্য প্রাণী সমন্বিত ইকো পার্ক দেখার মতো। চড়ুইভাতি বা পিকনিক করার মতো জায়গার অভাব নেই! * রেলপথে হাওড়া থেকে উলুবেড়িয়ায় নেমে স্থানীয় বাস কিংবা অটো রিকশায় যাওয়া যায়। * কলকাতা থেকে এসপ্ল্যানেড-গাদিয়াড়া স্টেটবাসে আটান্ন গেট বাসস্টপ। * বারাসত-গাদিয়াড়া বাসে আটান্ন বাসগেট। নিজস্ব অথবা ভাড়া গাড়িতে ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে উলুবেড়িয়া চেকপোস্ট থেকে বাঁদিকের রাস্তা দিয়ে আটান্ন গেট যাওয়া যায়। মোহনা হল পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র তথা বঙ্গোপসাগরের কূলে অবস্থিত দিঘার দক্ষিণপূর্বের এক তটবর্তী গ্রাম। দিঘা থেকে মোহনার দূরত্ব মাত্র চার কিলোমিটার। অর্থাৎ কলকাতা থেকে দুশো কিলোমিটার। এখানে বাসোপযোগী ঘরবাড়ি কিংবা হোটেল, বাজার ইত্যাদি নেই। যেসব পর্যটক সমুদ্র সৈকতের অচেনা আনন্দ উপভোগ করতে চান, তাঁদের কাছে স্বর্গরাজ্য হল মোহনা। এখানে আছে দূরদূরান্তের মৎস্যজীবীদের নৌকো বা ট্রলার নিয়ে আনাগোনা, তিরভূমিতে অস্থায়ী কিছু দোকানপাট, যার মধ্যে মাছের পাইকারি দোকানের সংখ্যাই বেশি। বেলাভূমির আনন্দকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে মৎস্যপিয়াসী পর্যটকদের। কারণ সমুদ্রের থেকে ধরে আনা টাটকা তাজা মাছভাজা এখানে সহজলভ্য। পর্যটন কেন্দ্রের ভিড়ে হারিয়ে না-গিয়ে কাছাকাছি অথচ সাগরের নৈসর্গিক দৃশ্য খোলামেলা নির্জনে উপভোগ করার মতো জায়গা হল মোহনা। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= * হাওড়া স্টেশন থেকে ট্রেনে দিঘা, দিঘা থেকে ভ্যান রিকশা অথবা ই-রিকশায় মোহনা। * কলকাতার এসপ্ল্যানেড থেকে সরকারি, বেসরকারি বাসে দিঘা হয়ে মোহনা। * নিজের গাড়ি অথব ভাড়া গাড়িতে কলকাতা থেকে ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক হয়ে মেচেদা। মেচেদা থেকে হলদিয়াগামী ৪০ নম্বর জাতীয় সড়কের নন্দকুমার চৌমাথার মোড় থেকে দক্ষিণে রাজ্য সড়ক ধরে দিঘা হয়ে মোহনা। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= * মোহনায় থাকার জায়গা নেই। দিঘায় চৌধুরী লজ, হোটেল সী হক, হোটেল সী বার্ড ইত্যাদি অনেক হোটেল আছে। দর অনুযায়ী বাছাই করে নিতে হবে। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= * দিঘায় লাইন দিয়ে খাওয়ার হোটেল আছে, ওয়েটারকে বললেই হাতের কাছে হাজির! * বিকেলে সমুদ্রের তীরে টাটকা পাবদা, তোপসে ইত্যাদি মাছ এবং নানা সাইজের চিংড়ি বেছে-ধুয়ে সাজিয়ে রাখা থাকে খাবারের দোকানগুলোতে। অর্ডার দিলেই ভেজে অথবা চপ করে সরবরাহ করে দেন। * উইকিভ্রমণকারী সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত মুখবন্ধ । * প্রত্যেক উইকিভ্রমণকারীর জন্য একটি ব্যক্তিগত খেলাঘর যেখানে প্রধান ভ্রমণ গাইডের বাইরে কোন প্রকল্প বা ধারণা নিয়ে কাজ করা যায়। * অন্যান্য উইকিভ্রমণকারীদের সাথে একত্রে কিছু করা বা সহযোগিতার জন্য একটি যোগাযোগ মাধ্যম । উইকিভ্রমণকারীরা সাধারণত এক বা দুটি অনুচ্ছেদের তাদের নিজের সম্পর্কে এবং উইকিভ্রমণে তাদের আগ্রহের ক্ষেত্র অন্তর্ভুক্ত করে থাকে। একটি প্রতিকৃতি ছবি বা অন্য কোন ছবি জুতসই হতে পারে কিন্তু প্রয়োজনীয় নয়। কিছু উইকিউভ্রমণকারী কোন কোন নিবন্ধে কাজ করেছে তার একটি তালিকা তাদের ব্যবহারকারী পাতায় রাখে। ব্যবহারকারী পাতায় ব্যবহারকারীর অবদান লিংক পাওয়া যায়, যা বাম পাশের বারবার টুল বক্সে প্রদর্শিত হয়, এতে একজন ব্যবহারকারীর অবদানের ইতিহাস পাওয়া যায়। ব্যবহারকারীর অবদান পাতা দেখতে অনেকটাই পাতার ইতিহাস পাতার মত। উইকিভ্রমণ:কিভাবে একটি ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন]] আমি বাঙালি, বাংলাদেশী।দেশ ও ভাষা আমার অহংকার। শখ ভ্রমন,ছবি তোলা,পড়া। উইকিপিডিয়ায় বাংলা নিবন্ধ পড়তে গিয়ে ছোটখাট সম্পাদনায় আগ্রহ। পড়েছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগে। বর্তমানে চাকরি করি। বাংলা উইকিপিডিয়ান হিসেবে গর্বিত। মাদার্শা ইউনিয়ন বাংলাদেশ]]ের চট্টগ্রাম জেলা]]র সাতকানিয়া উপজেলা]]র অন্তর্গত একটি ইউনিয়ন। এটি চট্টগ্রাম জেলার সাতকানিয়া উপজেলার দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থিত। উপজেলা সদর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। ব্রিটিশ শাসনামলের আনুমানিক ১৯৪৩ সালে বর্তমান রামপুর ও মাদার্শা এই ২টি গ্রাম নিয়ে মাদার্শা ইউনিয়ন গঠিত হয়। ঐ সময়ে ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে গ্রাম প্রেসিডেন্ট বলা হত। ১৯৫০ সালে পাকিস্তান শাসনামলে গ্রাম প্রেসিডেন্ট এর পদ কে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ঘোষণা করা হয়। ১৯৫৪ সালে প্রথম গ্রাম প্রেসিডেন্ট হন ওছিউদ্দীন সরকার। তারপর পর্যায়ক্রমে এখন আবু নঈম মোহাম্মদ সেলিম চৌধুরী মাদার্শা ইউনিয়নের দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১০ সালে প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্থে তৎকালীন প্রশাসক মাদার্শা ইউনিয়ন থেকে রামপুর গ্রামকে পৃথক করে পশ্চিম ঢেমশা নামে আলাদা ইউনিয়ন গঠন করেন। চট্টগ্রাম শহরের বহর্দ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে বাস যোগে চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে সাতকানিয়া উপজেলার ডলুব্রীজ যাওয়া যাবে। সেখান থেকে সিএনজি বা অটোরিকশা হয়ে দেওদীঘি হয়ে মাদার্শা ইউনিয়নে আসা যাবে। চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে দোহাজারীগামী রেলে করে দোহাজারী রেলস্টেশনে যাবেন। এরপর সেখান থেকে সিএনজি বা অটোরিকশা হয়ে সাতকানিয়া উপজেলা]]র ডলুব্রীজ পৌঁছে পুনরায় সিএনজি বা অটোরিকশা যোগে মাদার্শা ইউনিয়নে যাওয়া যাবে। * মাদার্শা বলি খেলার মাঠ এখানে যেকোনো রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারবেন। মাদার্শা ইউনিয়নে রাত্রি যাপনের জন্য তেমন কোনো হোটেল নেই। তবে, মাদার্শা ইউনিয়ন থেকে অটোরিকশা বা সিএনজি যোগে ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে সদর উপজেলায় পৌছানো যায়। এবং সেখানেই রাত্রি যাপনের জন্য হোটেল রয়েছে। সোনাকানিয়া ইউনিয়ন বাংলাদেশ]]ের চট্টগ্রাম জেলা]]র অন্তর্গত সাতকানিয়া উপজেলা]]র একটি ইউনিয়ন। এটি চট্টগ্রাম জেলার সাতকানিয়া উপজেলায় অবস্থিত। উপজেলা সদর হতে এর দূরত্ব ১২ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম শহরের বহর্দ্দহাট বাসটার্মিনাল হতে বাস যোগে চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে প্রথমে সাতকানিয়া উপজেলার ডলুব্রীজ এবং সেখান থেকে সিএনজি বা অটোরিকশা যোগে সোনাকানিয়া ইউনিয়নে আসা যাবে। চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন হতে দোহাজারীগামী রেলে করে দোহাজারী স্টেশন। এরপরে সেখান থেকে সিএনজি করে সাতকানিয়া উপজেলার ডলুব্রীজ পৌছার পরে পুনরায় সিএনজি বা অটোরিকশা করে সোনাকানিয়া ইউনিয়নে আসা যাবে। * গারাংগিয়া শাহ মজিদিয়া রশিদিয়া দরবার শরীফ * আজগর শাহ (রহ মাজার শরীফ * রৌশন শাহ (রহ মাজার শরীফ * মির্জাখীল চৌধুরী পাড়া দরবেশ শাহ মাজার * দক্ষিণ গারাংগিয়া আবদুল কাদির শাহ মাজার * সাইর তলী আলীশা প্রকল্প * ছোট হাতিয়া সোনাইছড়ি উপ-প্রকল্প * মনজিলের দরগাহচর মহরমের মেলা এখানে যেকোনো রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারবেন। এটি চট্টগ্রাম জেলার সাতকানিয়া উপজেলায় অবস্থিত। উপজেলা সদর থেকে এ ইউনিয়নের দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম শহরের বহর্দ্দারহাট বাস টার্মিনাল হতে বাস যোগে চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে সাতকানিয়া উপজেলার ডলুব্রীজ আসার পর সেখান থেকে সিএনজি বা অটোরিকশা করে এওচিয়া ইউনিয়নে আসা যায়। এছাড়াও বহর্দ্দারহাট বাস টার্মিনাল চট্টগ্রাম থেকে বাঁশখালীগামী বাসে করেও আসা যায়। এওচিয়া ইউনিয়নের যেকোনো রেস্তোরাঁ এ আপনি খেতে পারবেন। আজ আজ বৃহস্পতিবার ৮ মার্চ ২০১৮ ২৪ ফাল্গুন ১৪২৪ বঙ্গাব্দ ঘুম পাহাড় ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলায় অবস্থিত একটা পাহাড়। পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম পাহাড়ি পর্যটন কেন্দ্র দার্জিলিঙের লাগোয়া ঘুম পাহাড় হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জমজমাট একটা স্টেশন। যার উত্তরে দার্জিলিং, দক্ষিণে কার্সিয়াং, পূর্বে তিস্তা তথা কালিম্পং এবং পশ্চিমে সুখিয়াপোখরি। ভারতের উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেলপথের একটা শাখা শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং রুটের মধ্যে পড়ে ঘুম রেলস্টেশন। এই ঘুম রেলস্টেশন হল পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে উঁচু রেলস্টেশন। শুধু তাই-ই নয়, এই রেল পরিবহন ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের অন্তর্ভুক্ত। কাছাকাছি আছে মনোরম পাহাড়ি সৌন্দর্য উপভোগ করার জায়গা 'বাতাসিয়া লুপ'। সারা পৃথিবীর পর্যটকদের কাছে ঘুম রেল স্টেশন অন্যতম আকর্ষণ। ঘুম রেল স্টেশন থেকে আরও ওপরে উঠলে পেয়ে যাবেন ঘুম বয়েজ হাই স্কুল। এই স্কুলের খেলার মাঠে পৌঁছালে মনে হবে পৃথিবীর ছাদে দাঁড়িয়ে আছেন! দার্জিলিং থেকে কালিম্পং, টাইগার হিল, সুখিয়াপোখরি, মিরিক, সান্দাকফু, বিজনবাড়ি যেখানেই যান-না-কেন, ঘুম পাহাড় ছুঁয়েই যেতে হবে, এই ঘুম হল জংশন স্টেশন। * কলকাতা থেকে ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি। সেখান থেকে চার চাকার ভাড়া গাড়িতে ঘুম পাহাড়। * কলকাতা থেকে সাধারণ এবং শীততাপ নিয়ন্ত্রিত বাসে শিলিগুড়ি। সেখান থেকে মিনিবাস কিংবা ছোটো গাড়িতে ঘুম পাহাড়। * কলকাতা থেকে বিমানে বাগডোগরা হয়েও ঘুম পাহাড়ে যাওয়া যায়। * ঘুম রেল স্টেশনের পাশে জোড়বাংলায় ছোটোখাটো থাকার হোটেল আছে। দার্জিলিং শহর থেকে কাছেই ঘুম পাহাড়, তাই দার্জিলিঙে হোটেল তিস্তা অথবা অন্য যেকোনো হোটেলে থাকা যায়। * ঘুম পাহাড়ের মোড়ে মোড়ে রেস্তোরাঁ আছে। সেখানে ভাত, মাছ, মাংস, রুটি, থুকপা, মোমো ইত্যাদি সবই পাওয়া যায়। দাউ হিল বা ডাউ হিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গস্থিত দার্জিলিং জেলার কার্সিয়াং মহকুমার অন্তর্গত একটা পাহাড়ি পর্যটন কেন্দ্র। কার্সিয়াঙের উত্তরে পাহাড়ে উঠতে উঠতে পেয়ে যাবেন দাউ হিল। আসলে এই অঞ্চলের গ্রামগুলো খুবই ঢালু আকারের। কার্সিয়াং থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার, কিন্তু পুরো পথটাই পাহাড়কে বেড় মেরে উঠতে হয়। অন্য পাহাড়ি পর্যটন কেন্দ্র থেকে দাউ হিল একটু আলাদা, জনবহুল নয়। কিন্তু পাহাড় দেখা পর্যটকদের আকর্ষণ করার সব নিসর্গ সৌন্দর্যই এখানে বর্তমান। এই পাহাড়ের মজা হল, প্রত্যেকটা জায়গাই নতুন লাগে। এই দাউ হিলের কাছেই পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক প্রস্তাবিত নতুন পর্যটন কেন্দ্রের কাজ চলছে। * কলকাতা থেকে দিন এবং রাতের সাধারণ এবং বাতানুকূল সবরকম বাস পাওয়া যায় শিলিগুড়ি যাওয়ার জন্যে। শিলিগুড়ি থেকে ছোটো ভাড়া গাড়িতে কার্সিয়াং। কার্সিয়াং থেকে চার চাকার ডিজেল গাড়িতে দাউ হিল। * ট্রেনে কলকাতা থেকে নিউ জলপাইগুড়ি হয়ে চার চাকার ভাড়া গাড়িতে কার্সিয়াং হয়ে স্থানীয় ভাড়া গাড়িতে দাউ হিল। * নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে শিলিগুড়ি হয়ে, হিলকার্ট রোড ধরে কার্সিয়াং দিয়ে দাউ হিল। * কার্সিয়াং হিলকার্ট রোডে হোটেল মাউন্ট ভিউতে থাকতে পারেন। * হোটেল মাউন্ট ভিউয়ের নিচে খাওয়ার হোটেলে সবরকম খাবার পাওয়া যায়। * কার্সিয়াং রেল স্টেশনের পাশে পাঞ্জাবি ধাবা মুখরোচক খাওয়ার জায়গা। একজন বিএসসি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার। পড়াশোনা শেষ করে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বিক্রি করছেন খাঁটি মধু, ঘি, কালোজিরার তেল। সেই সঙ্গে তার বিক্রির তালিকায় আরো আছে টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, বগুড়ার দই, কুমিল্লার রসমালাই, নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি, মুক্তাগাছার মন্ডা। তিনি স্বপ্ন দেখেন বাংলাদেশের সব খাবারকে ভেজালমুক্ত এবং সমাজ থেকে বেকারত্ব দূর করার। নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে পড়াশোনা শেষ করেই নিজ উদ্যোগেই শুরু করেন ‘সহজসরল ডটকম’ নামে এই মিষ্টি ও মধু বিক্রির ব্যবসা। নিজে রাস্তায় ঘুরে ঘুরে বিক্রির পাশাপাশি অনলাইনে অর্ডার করার মাধ্যমে তিনি এসব খাবার ক্রেতাদের কাছে সরবাহ করে থাকেন। ব্যবসা শুরুর প্রথম দিকের সময়টা মোটেও সহজ ছিল না। আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু ও পথচারীদের কাছে শুনতে হয়েছে নানা কটু কথা। তারপরেও দমে যাননি তিনি। অদম্য ইচ্ছে শক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছেন নিজ স্বপ্ন পূরণের পথে। তার নাম রবিউল ইসলাম চৌধুরী। বাড়ি কুমিল্লা সদর দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে। বর্তমানে থাকেন রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বর এলাকায়। দুই ভাই-দুই বোনের মধ্যে দ্বিতীয় তিনি। বাবা খোরশেদ আলম চৌধুরী একজন কৃষক আর মা জাহানারা বেগম গৃহিণী। সম্প্রতি রাইজিংবিডির প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় তার। কথায় কথায় জানালেন, তার শৈশব ও কৈশোর কেটেছে কুমিল্লাতেই। ৯ম শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় তার ইচ্ছে জাগে দেশ পরিবর্তনে ভূমিকা রাখার। তার ভাষ্য, ‘আমার বড় ভাই সৌদি প্রবাসী ও আমাদের কুমিল্লার বেশির ভাগ মানুষই দেশের বাইরে কাজের জন্য যায়। সেখানে গিয়ে শ্রমিকের কাজই তারা করে থাকেন। বিদেশে গিয়ে যে কাজ করে তারা, সেই কাজ নিজ দেশে করতে তারা লজ্জা পান। ৯ম শ্রেণীতে পড়া অবস্থাতেই সিদ্ধান্ত নিই, আমি দেশে থেকেই কাজ করবো। দেশের উন্নয়নে অবদান রাখবো।’ এরপর কুমিল্লাতে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের উপর ডিপ্লোমা শেষ করে ঢাকায় আসেন। ভর্তি হন ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। ঢাকায় আসার পর যে খাবারই কিনে খাচ্ছিলেন তিনি, কোনো কিছুতেই স্বাদ পাচ্ছিলেন না। ভেজাল খাবারে ভরপুর ঢাকা শহরের কোনো খাবার খেয়ে তিনি তৃপ্তি পাননি। এরই মাঝে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিষয়ে অনার্স শেষ করেন। পড়াশোনা শেষ করে দেশ পরিবর্তনে ভূমিকা রাখার সেই স্বপ্ন বাস্তবে রুপ দিতে সিদ্ধান্ত নেন চাকরির পিছনে না ঘুরে তিনি ব্যবসা করবেন। ব্যবসা করার সব পরিকল্পনা থাকলেও তার কাছে ব্যবসা করার মতো কোনো টাকা ছিল না। তখন এক আত্মীয়ের কাছে ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে শুরু করেন ব্যবসা। ঋণ করা টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকায় কিনেন একটি ফ্রিজ। ভালো ব্যবসা করার মতো তেমন কোনো টাকা না থাকায় ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে নিজ উদ্যোগে সহজসরল ডটকম নামে মিষ্টি বিক্রির ব্যবসা শুরু করেন। প্রথমে কুমিল্লার রসমালাই ও টাঙ্গাইলের চমচম কিনে এনে রাস্তায় রাস্তায় তিনি বিক্রি করা শুরু করেন। রবিউল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘লেখাপড়া করার কি দরকার ছিল যদি রাস্তায় মিষ্টিই বিক্রি করবি। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের নাকি আমি চাকরীতে নিরুৎসাহ করছি। এমনই নানা কথা শুনতে হয়েছে যখন আমি রাস্তায় রাস্তায় মিষ্টি বিক্রি শুরু করি। প্রথম ৬ মাস কেউই পাশে ছিল না। অনেকটা একা একা কাজ করতে হয়েছে। চারদিক থেকে শুধু কুটুক্তিই ছিল।’ তিনি বলেন, ‘৬ মাস পর ব্যবসায় তেমন লাভের মুখ না দেখলে মিষ্টি বিক্রি বন্ধ রেখে শুরু করি কাপড় বিক্রির ব্যবসা। রাস্তায় রাস্তায় ১০০ টাকা দামের টি-শার্ট বিক্রি করেছি এক মাস। কাপড় ব্যবসাতে ভালোই লাভ হয়। কাপড় বিক্রিতে বেশি লাভ হলেও আমার মন বসেনি। এরপর আবার আমার ভেজালমুক্ত খাবার সরবাহ করার ব্যবসায় ফিরে আসি। এবার বিভিন্ন মানুষ সাড়া দেয়। অনলাইনেও ভালোই অর্ডার পেতে শুরু করি। নির্ভেজাল খাবার সরবরাহ করার সংগ্রাম আবার শুরু হয়।’ রবিউল বলেন, ‘আমার পর্যাপ্ত টাকা ছিল না তাই আমি নিজেই মার্কেটিং এর জন্য রাস্তায় রাস্তায় মিষ্টি, মধু, কালজিরার তেল বিক্রি করার কাজ করেছি। শুক্রাবাদ, কলাবাগান, ধানমন্ডি ১৫, সোবহানবাগ, কারওয়ান বাজার, খামার বাড়ি, পান্থপথ, গ্রীনরোড, মতিঝিল সহ শহরের অনেক ব্যস্ততম পয়েন্টে সকাল ৯ টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত। অনবরত রাস্তায় দাড়িয়ে ছিলাম। একটা টেবিল, ২/১ প্যাকেট মিষ্টি নিয়ে। ২০ টাকা পিছ চমচম বিক্রি করেছি। সেই সঙ্গে লিফলেট/ভিজিটিং কার্ড দিয়েছি। যাতে পরবর্তীতে অর্ডার করে ক্রেতারা।’ ‘আমি স্বপ্ন দেখি একদিন সহজসরল ডটকম অনেক বড় ব্র্যান্ড হবে। আমার কোম্পানিতে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। আমার কাজের মাধ্যমে তরুণদের উৎসাহিত করার চেষ্টা করছি যেন বেকার না থেকে কিছু একটা করে।’ বর্তমানে কুমিল্লার মাতৃভান্ডারের রসমালাই, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, বগুড়ার দই, মেহেরপুরের রস কদম, মুক্তাগাছার মন্ডা, নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি, খাঁটি ঘি, মধু ও কালোজিয়ার তেল সরবাহ করে আসছেন তিনি। অনলাইনে অর্ডার করা যায় এসব খাবার। এসব খাবার বিক্রি করে প্রতি মাসে প্রায় ৩০ হাজার টাকা আয় করছেন বলে জানান রবিউল। ভবিষ্যত পরিকল্পনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ঢাকাসহ সব জেলাতে নূন্যতম একটি হলেও শাখা করব। যেখান থেকে নির্ভেজাল খাবার সরবরাহ করবো ক্রেতাদের কাছে। দুধ, বিশুদ্ধ পানি, মৌসুমি ফল, ফরমালিনমুক্ত সবজি, ফরমালিন মুক্ত মাছ, মিষ্টি, মধু, কালজিরার তেল, ঘি সহ সকল খাবার নিয়ে কাজ করব। আর সেই সঙ্গে সারাদেশে আমি একটি সেচ্ছাসেবী টিম গড়ে তুলতে চাই। যারা বেকারত্ব থেকে উঠে আসতে তরুণদের পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করবে।’ ‘বর্তমানে আমি খাবার সরবাহ করার পাশাপাশি বেকার তরুণদের নানাভাবে ব্যবসায়িক পরামর্শ ফেসবুকে ও মোবাইল ফোনে কথা বলার মধ্যে দিয়ে আসছি। বাংলাদেশে একদিন কোনো মানুষই বেকার থাকবে না। কোনো না কোনো কাজে সবাই যুক্ত থাকবে।’ মংপু হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পাহাড়ি জেলা দার্জিলিঙের একটা পর্যটন কেন্দ্র। এশিয়ার প্রথম নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত মংপু নিসর্গ পাহাড়ি সৌন্দর্যে সত্যিই অনন্য। এই বিষয়টা মংপুর 'রবীন্দ্র ভবন' সফরকারী ব্যক্তিমাত্রই উপলব্ধি করতে পারবেন। মংপুর পাহাড়ঘেরা রবীন্দ্র ভবন পর্যটকদের কাছে প্রধান আকর্ষণ। দার্জিলিং থেকে ঘুম পাহাড় হয়ে তিস্তা বাজার, কিংবা বলা ভালো, কালিম্পং যাওয়ার পথে 'সাড়ে ছ-মাইল' গ্রাম থেকে ক্রমশ নিচের দিকে নামতে নামতে সতেরো কিলোমিটার দক্ষিণে হল মংপু। রবীন্দ্রনাথ যখন কলকাতা থেকে মংপু যেতেন, প্রথম দিকে ওই সতেরো কিলোমিটার রাস্তা পাকা ছিলনা। সেই সময় তিনি এক পালকিতে সওয়ারি হয়ে সাড়ে ছ-মাইল থেকে মংপু যেতেন। সেই পালকিটা বর্তমানে রবীন্দ্র ভবনে রক্ষিত আছে। পরে অবশ্য রাস্তা পাকা হয়েছে এবং তখনকার সেই পালকি বাহকদের একজনের উত্তরসূরিই এখন রবীন্দ্র ভবনের রক্ষণাবেক্ষণ করেন। সেই ব্যক্তিই আবার পর্যটকদের গাইডের কাজ করে দেন। বাংলা, নেপালি, হিন্দি এবং কিছুটা ইংরেজিতেও কথা বলতে পারেন। রবীন্দ্র ভবনে কবির মংপুবাসের সময়কার পাণ্ডুলিপি, চেয়ার, টেবিল এবং ছবি আঁকার সরঞ্জাম সযত্নে রক্ষিত আছে। রবীন্দ্র অনুরাগী অসংখ্য পর্যটক মংপু রবীন্দ্র ভবনে ভিড় জমান। পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র মংপুতেই সিংকোনা চাষ হয়। সিংকোনা থেকে ম্যালেরিয়ার ওষুধ কুইনাইন তৈরি হয়। সিংকোনা প্রসেসিংয়ের কারখানা আছে মংপুতে। রবীন্দ্র ভবনের পাশেই শ্রমিক ভবন। রবীন্দ্রনাথের প্রকৃতিপ্রেমের নিদর্শন মংপুতে পাওয়া যায়। * দার্জিলিং অথবা ঘুম স্টেশন থেকে মিনিবাস কিংবা চারচাকা ভাড়া গাড়িতে সাড়ে ছ-মাইল হয়ে মংপু। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক এবং হিল কার্ট রোড দিয়ে ঘুম পাহাড়, সাড়ে ছ-মাইল হয়ে মংপু। * কলকাতা থেকে ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি। ওখান থেকে মিনি বাস কিংবা ছোটো গাড়িতে ঘুম স্টেশন। ঘুম থেকে ছোটো চারচাকা ভাড়া গাড়িতে মংপু। * ঘুম পাহাড়ের জোড়বাংলায় ছোটো থাকার হোটেল আছে। * দার্জিলিঙে রাত্রিযাপন করার অনেক হোটেল আছে। | নাম= রবীন্দ্র সংগ্রহশালা| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= রবীন্দ্র সংগ্রহশালা| উইকিউপাত্ত=Q7278751 | বিবরণ=এটি পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং শহরের কাছে মংপুতে অবস্থিত একটি জাদুঘর। সিঙ্কোনা-বিশারদ ড. মনোমোহন সেনের স্ত্রী তথা বিশিষ্ট কবি ও ঔপন্যাসিক মৈত্রেয়ী দেবীর নিমন্ত্রণে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯৩৮ ও ১৯৩৯ সালে কিছুদিন এই বাড়িটিতে অবস্থান করেছিলেন। * রবীন্দ্র ভবনের কাছাকাছি মোটর স্ট্যান্ড এবং বাজারে রেস্তোরাঁয় পরোটা, চাউমিন, মোমো, থুকপা, ভাত, মাছ, মাংস, ইত্যাদি সবই পাওয়া যায়। বনগাঁ ইছামতী নদীর দুই তীরে গড়ে উঠেছে। শহরটির মোট আয়তন পরায় ১৪ বর্গ কিলোমিটার। একসময় শহরটি স্বাধীনতা সংগ্রামীদের আস্তানা ছিল। এই শহরটির সঙ্গে বাংলাদেশের ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের সম্পর্ক রয়েছে। বনগাঁ মহকুমার সদর দপ্তর এই শহরে অবস্থিত। | নাম= বনগাঁ জংশন রেলওয়ে স্টেশন| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= বনগাঁ জংশন রেলওয়ে স্টেশন| উইকিউপাত্ত=Q15196495 বনগাঁ শহর কলকাতা, হাওড়া, হাবড়া, বসিরহাট, কল্যাণী, কৃষ্ণনগর, চাকদহ, রানাঘাট, করিমপুর, দিঘা প্রভৃতি প্রধান স্থানগুলির সঙ্গে বাসের যোগাযোগ রয়েছে। | নাম=বিভূতিভূষণ অভয়ারণ্য অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= বিভূতিভূষণ বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য| উইকিউপাত্ত=Q4903011 | বিবরণ= এই অভয়ারণ্যটি পারমাদান বন নামেও পরিচিত। প্রায় ২৫০ হরিণের সুস্থ জীবনযাপনের জন্য পারমাদন বন হল নিরাপদ স্বর্গ। | নাম= সাতভাই কালিতলা মন্দির| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বনগাঁ শহরের একটি প্রাচীন কালি মন্দির। বনগাঁ শহরে ইছামতি নদীর উপর নির্মিত রাখালদাস বন্দ্যপাধায় সেতু ও রায় ব্রিজ থেকে নদীর প্রাকৃতিক শোভা দেখা যায়। | নাম= শহীদ স্মৃতি মিনার মুকুটমণিপুর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার খাতড়া মহকুমার অন্তর্গত একটা পর্যটন কেন্দ্র। বাঁকুড়া জেলার বেশ কয়েকটা পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে মুকুটমণিপুর অন্যতম। এখানকার অন্যতম আকর্ষণ হল মুকুটমণিপুর কংসাবতী জলাধার ও তার পাশাপাশি নতুন পরিবেশ। সম্প্রতি এখানে বাঁকুড়ার হস্তশিল্প এবং অন্যা্ন্য উপহার সামগ্রীর সারি বাঁধা দোকান তৈরি হয়েছে। জলাধারে সবান্ধব বোটিং করতে করতে স্বচ্ছ শীতল জলে হাত ভিজিয়ে ছবি তুলতে তুলতে দিব্যি কয়েক ঘণ্টা কাটিয়ে দিতে পারেন। জলাধার এবং তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশ পর্যটকদের মুগ্ধ করে দেবে। কলকাতা থেকে মুকুটমণিপুরের দূরত্ব আনুমানিক আড়াইশো কিলোমিটার। সপ্তাহান্তের দুটো দিন এখানে সপরিবারে আনন্দের মধ্যে কাটিয়ে দেওয়া যায়। * এখানে রাত্রিযাপনের জন্যে যেমন 'সরকারি পর্যটক আবাস' আছে, তেমনই মুকুটমণিপুরের রাস্তাতেই দুকিলোমিটার আগে 'গ্রিন পার্ক' এবং জলাধারের লাগোয়া 'পিয়ারলেস রিসর্ট'ও পাওয়া যাবে। * সরকারি পর্যটক আবাসের বুকিংয়ের জন্যে পশ্চিমবঙ্গ ট্যুরিস্ট ব্যুরো, বিবিডি বাগ, কলকাতা-৭০০০০১-এ যোগাযোগ করতে হবে। * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে এক্সপ্রেস ট্রেনে বাঁকুড়া। বাঁকুড়া থেকে বাস কিংবা চার চাকার ভাড়া গাড়িতে মুকুটমণিপুর। * কলকাতা থেকে দিনে/রাতে, সাধারণ/বাতানুকূল, সরকারি/বেসরকারি বাসে সরাসরি মুকুটমণিপুর। * নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে ধরে দুর্গাপুর, বাঁকুড়া, খাতড়া হয়ে মুকুটমণিপুর। | নাম=কংসাবতী জলাধার| অন্য= মুকুটমণিপুর জলাধার| ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= ১৯৫৬ সালে দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার কালে সেচের সুবিধার জন্য এই বাঁধ ও জলাধার নির্মিত হয়। বাঁধটির দৈর্ঘ্য ১০,০৯৮ মিটার ও উচ্চতা ৩৮ মিটার। জলাধারের আয়তন ৮৬ বর্গ কিলোমিটার। এই জলাধারের দৃশ্য বেশ মনোরম। | নাম= অম্বিকানগর| অন্য ইউআরএল ইমেইল= * মুকুটমণিপুর জলাধারের বিস্তীর্ণ বাঁধ ধরে নিজের গাড়ি কিংবা ভাড়া করা ভ্যান রিকশা করে তিন-চার কিলোমিটার দূরে মনোরম ইকো পার্ক এবং পাহাড়ি মন্দির দর্শন করুন। মন্দিরে পৌঁছাতে গেলে আপনাকে পাহাড়ের গা বেয়ে হালকা 'ট্রেকিং' করে উঠতে হবে। ট্রেকিংয়ের ছোঁয়া পাওয়াটা আরেক মজা! * মুকুটমণিপুর জলাধারের মূল ফটক পার হলেই বাঁদিকে পর পর খাওয়ার হোটেল আছে। ওখানে খাওয়াদাওয়া সেরে নিতে পারেন। * বেড়ানোর ক্লান্তি দূর করতে আপনি পেয়ে যাবেন টাটকা আখের রস। * মুকুটমণিপুর জলাধার চৌহদ্দির মধ্যেই প্রত্যেক দিন বাঁকুড়ার বিখ্যাত হস্তশিল্পের মেলা বসে যায়। এখানে খুশিমতো কেনাকাটা করতে পারবেন। সিপাইজলা হল ভারতের অন্তর্গত ত্রিপুরা রাজ্যের দক্ষিণাংশের নবগঠিত সিপাইজলা জেলার একটা গ্রাম্য বনাঞ্চল। ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা থেকে আগরতলা-সাব্রুম প্রধান সড়ক ধরে বিশ্রামগঞ্জ সেতু পার হয়ে চার-পাঁচ কিলোমিটার দক্ষিণে এগোলেই পেয়ে যাবেন সিপাইজলার ঘন জঙ্গল। এই জঙ্গলের বুক চিরেই চলে গিয়েছে প্রধান সড়ক। সিপাইজলা জঙ্গলের প্রধান আকর্ষণ হল 'চশমা বাঁদর আসলে নামের সঙ্গে প্রচুর মিল পাওয়া যায় এই বাঁদরের। ছাই রঙের বাঁদরগুলোর চোখের চারপাশে গোলাকৃতি হয়ে কিছু সাদা লোম থাকে। যার ফলে একটু দূর থেকেও দেখলে মনে হবে বাঁদরটা বুঝি কোনো মানুষের চশমা চুরি করে পরে নিয়েছে! ত্রিপুরার পর্যটন মানচিত্রে স্বচ্ছন্দে জায়গা করে নিয়েছে এই অদ্ভুতদর্শন প্রাণী। সিপাইজলায় ঘন সবুজ বনানীর মধ্যে হাজারো পাখি ও অন্যান্য বন্য প্রাণীর বাস। জঙ্গলের মধ্যে সেনা ছাউনি থাকাতেই বোধহয় জায়গাটার নাম সিপাইজলা। * কলকাতা থেকে বিমানে আগরতলা। আগরতলা থেকে বাস/মিনিবাস/ট্যাকসি করে বিশ্রামগঞ্জ হয়ে সিপাইজলা। * নিজের গাড়িতে আগরতলা থেকে আনুমানিক তিরিশ কিলোমিটার আগরতলা-সাব্রুম জাতীয় সড়কের ওপর বিশ্রামগঞ্জের পর সিপাইজলা। * আগরতলায় বিভিন্ন স্তরের থাকার মতো অনেক হোটেল আছে। যেমন, শকুন্তলা রোডে 'হোটেল সাগরিকা'। * ত্রিপুরার রাজধানী শহর আগরতলায় খাওয়ার ভালো ব্যবস্থা আছে বড়ো পোস্ট অফিসের উল্টাদিকে 'হোটেল চন্দনা'য়। * ত্রিপুরার বাঁশের হস্তশিল্প ভারতবিখ্যত। বাঁশের তৈরি ভ্যানিটি ব্যাগ, আয়নার ফ্রেম থেকে মেয়েদের গয়না সবই পাওয়া যায় সারা ত্রিপুরা জুড়ে। অযোধ্যা পাহাড় পুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারতের একটা পর্যটন কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গের রুক্ষ মালভূমি অঞ্চলের মধ্যে অযোধ্যা পাহাড় হল মানবদেহের ফুসফুসের মতো। প্রকৃতি মায়ের কোলে মানুষের খুশি হওয়ার সব উপকরণই আছে অযোধ্যা পাহাড়ে। আছে পাহাড়ের বুকে শীতল, স্বচ্ছ জলের ঝিল, মাটির সোঁদা গন্ধ, হারিয়ে যাওয়ার মতো ঘাসের গালিচামোড়া শাল-সেগুনের বনবীথি! সরকারি যুব আবাসে দিব্যি দুটো দিন কাটিয়ে প্রকৃতির অনাবিল আনন্দ বন্ধুপরিজনের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেওয়া যায়! * কলকাতা থেকে (হাওড়া স্টেশন) ট্রেনে পুরুলিয়া। পুরুলিয়া থেকে চারচাকা গাড়িতে আরষা হয়ে অযোধ্যা পাহাড়। * কলকাতা থেকে দিন/রাত সাধারণ/বাতানুকূল বাসে পুরুলিয়া হয়ে চারচাকায় অযোধ্যা পাহাড়। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে আরামবাগ, বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, আরষা হয়ে আনুমানিক ৩২০ কিলোমিটার অযোধ্যা পাহাড়। | ফোন 91 933 023 6876| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ= জঙ্গলের মধ্যে অবস্থিত বিলাসবহুল রিসোর্ট। | নাম= অযোধ্যা পাহাড় যুব আবাস| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= অযোধ্যা পাহাড়ের চূড়া, পুরুলিয়া| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন 06292248870| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=অযোধ্যা পাহাড়ের যুব আবাসের বুকিং কলকাতার বিবিডি বাগের পশ্চিমবঙ্গ ট্যুরিস্ট ব্যুরোর কার্যালয় থেকে করা যায়। * পুরুলিয়া শহরের হোটেলে রাত্রিবাস করে সকালে অযোধ্যা পাহাড়ের চারচাকা গাড়ি ধরেও পর্যটন কেন্দ্রে যাওয়া যায়। * স্থানীয় খাবারের হোটেলে আমিষ এবং নিরামিষ খাবার পাওয়া যায়। * সরকারি যুব আবাসে জলের ব্যবস্থাসহ রান্নাঘর আছে। সেখানে দিব্যি রান্না করে খাওয়া যায়। অন্যথায় আগে থেকে অর্ডার দিলে খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। সাহেববাঁধ হল ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী ছোটো জেলা পুরুলিয়ার এক ভ্রমণক্ষেত্র। জেলা শহর পুরুলিয়ারই মাঝে সাহেববাঁধের অবস্থান। সাহেববাঁধ হচ্ছে প্রকৃতিপ্রেমী, বিশেষ করে পাখিপ্রেমীদের স্বর্গরাজ্য! সাহেববাঁধের মাঝখানে এক ছোট্ট দ্বীপ আছে; যেখানে নিঃশব্দে পা টিপে টিপে গিয়ে (কেননা, পাখিরা ভীষণ লাজুক, একটুও আওয়াজ কিংবা গোলমাল ওদের একদম পছন্দ নয়! এমনকি ধূমপান তো নয়ই চুপচাপ বসে থাকলে দেখতে পাবেন টিয়া, দোয়ল, বুলবুলি, টুনটুনি, বসন্তবৌরি, পানকৌড়ি, বেগড়ি, খড়হাঁস, কাদাখোঁচা, শঙ্খচিল, ডাহুক ইত্যাদি আরও কতশত পাখি আপনার সঙ্গে সাক্ষাত করতে আসছে দিনভর। শহরের কৃত্রিমতা ছাড়িয়ে সপ্তাহান্তে প্রকৃতির মায়ের কোলে পাখিদের কলকাকলিতে হারিয়ে যাওয়ার আদর্শ জায়গা হল সাহেববাঁধ। * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে দিনের/রাতের ট্রেনে খড়্গপুর, মেদিনীপুর, বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া হয়ে পুরুলিয়া শহর। * কলকাতা থেকে দিনে/রাতে সাধারণ/বাতানুকূল বাসে আরামবাগ, জয়পুর, বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া হয়ে পুরুলিয়া শহর। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে ধরে দুর্গাপুর, বাঁকুড়া হয়ে পুরুলিয়া শহর আনুমানিক তিনশো কিলোমিটার পথ। * সরকারি আবাসের বুকিং কলকাতার বিবাদী বাগের ট্যুরিস্ট ব্যুরো থেকে করা যায়। * ছোটো শহর পুরুলিয়ার কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ডের কাছে 'হোটেল ওয়েসিস হোটেল সম্রাট' এবং আরও বেসরকারি হোটেল আছে, সবই কাছাকাছি। * পুরুলিয়া শহরে 'হোটেল ওয়সিস'-এর মতো অনেক খাওয়ার হোটেল আছে, যেখানে বাঙালি খানার সঙ্গে সব ধরনের খাবারই খাওয়া যায়। মধ্য ঢাকা হলো মতিঝিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং তেজগাও-ধানমন্ডি এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা মধ্য অংশ। | বিবরণ=বিমান বাহিনী জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ এবং নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার প্রয়াসে এই জাদুঘর ২০১৪ সালে উন্মু্ক্ত করা হয়। | বিবরণ=মতিঝিল ঢাকা শহরের প্রধান বাণিজ্যিক এলাকা। এটি ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত | নাম=বায়তুল মুকাররম অন্য ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী=দিন রাত ২৪ ঘণ্টা মূল্য=বিনামূল্যে | বিবরণ=বায়তুল মোকাররম বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। মসজিদটি মতিঝিলে অবস্থিত। এর স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। পাকিস্তানের বিশিষ্ট শিল্পপতি লতিফ বাওয়ানি ও তার ভাতিজা ইয়াহিয়া বাওয়ানির উদ্যোগে এই মসজিদ নির্মাণের পদক্ষেপ গৃহীত হয়। | বিবরণ=বঙ্গভবন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানের (রাষ্ট্রপতি) সরকারি বাসভবন। স্থাপনাটি দেশের রাজধানী ঢাকাতে অবস্থিত। প্রাসাদটি মূলত বৃটিশ ভাইসরোয় অফ ইন্ডিয়ার অস্থায়ী বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত স্থাপনাটি পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। | সময়সূচী মূল্য=বিদেশিঃ ১০০ টাকা, বাংলাদেশি ও সার্কভূক্ত দেশের জন্য ২০ টাকা | উইকিপিডিয়া=বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে অবস্থিত দেশের প্রধান জাদুঘর। | সময়সূচী=এপ্রিল-অক্টবরঃ ১০AM-৬PM;নভেম্বর-মার্চঃ ১০ AM-৫ PM. রবিবার বন্ধ মূল্য= | নাম=হাজী খাজা শাহবাজ মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=হাজী শাহাবাজের মাজার ও মসজিদ উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=তিন নেতার মাজারের কাছে অবস্থিত এই মসজিদটি এখন নতুন ঢাকার অংশ। শায়েস্তা খান রীতিতে তৈরি তিন গম্বুজঅলা মসজিদটি ৬৮ ফুট দীর্ঘ এবং ২৬ ফুট চওড়া। খাজা শাহবাজ সর্ম্পকে ইতিহাসবিদরা ভিন্ন ভিন্ন মত দিলেও ধরে নেয়া হয় তিনি একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। কাশ্মীর থেকে আগত এই ব্যবসায়ী নির্মিত করেন এই মসজিদটি। তার মৃত্যুর পরবর্তিতে এখানেই তাকে সমাহিত করা হয়। এই সুফী সাধক জীবিত কালে নিজের জন্য সমাধি সৌধ তৈরি করে যান। এখন মসজিদটি হাজী খাজা শাহবাজ মসজিদ নামেই বেশি পরিচিত। মসজিদের পাশেই তার দরগা রয়েছে। | নাম=তিন নেতার মাজার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=তিন নেতার মাজার উইকিউপাত্ত= | নাম=কার্জন হল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=তৎকালীন ভাইসরয় ও গভর্ণর জেনারেল লর্ড কার্জন ১৯০৪ সালে এই ভবনের ভিত্তি-প্রস্তর স্থাপন করেন।তার নাম অনুসারে এই ভবনের নামকরন করা হয় কার্জন হল। ইউরোপীয়-মোঘল স্থাপত্য শিল্পের চমৎকার মিশ্রনে তৈরি ভবনটি বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের শ্রেণীকক্ষ হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। | নাম=মুসা খান মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=মুসা খান মসজিদ উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=বার ভূঁইয়াদের আমলে তৈরি মুসা খান মসজিদ শহীদুল্লাহ হলের উত্তর-পশ্চিম কোনে অবস্থিত। মসজিদটির নামকরন ঈসা খানের ছেলে মুসা খানের নামে হলেও নির্মান করেছে মুসা খানের ছেলে মাসুম খান। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটি বর্তমানে সংস্কারের অভাবে এর আগের জৌলস হারিয়েছে। | উইকিপিডিয়া=বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের রমনায় সুপ্রীম কোর্ট অবস্থিত। | বিবরণ=১৯০৪ সালে ভারতের ভাইসরয় লর্ড জর্জ নাথানিয়েল কার্জন কার্জন হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং তারই নামানুসারে এ ভবনের নাম হয় কার্জন হল। এ ভবনটিতে সংযোজিত হয়েছে ইউরোপ ও মুগল স্থাপত্য রীতির দৃষ্টিনন্দন সংমিশ্রণ; আংশিকভাবে মুসলিম স্থাপত্যরীতি ও অনুসরণ করা হয় এতে। ভবনের বহির্পৃষ্ঠে কালচে লাল রঙের ইট ব্যবহার করা হয়েছে। আধুনিক স্থাপত্য বিদ্যা এবং মোগল কাঠামোর সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে এর খিলান ও গম্বুজগুলো। | উইকিপিডিয়া=চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উইকিউপাত্ত= রানিবাঁধ-ঝিলিমিলি হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যর বাঁকুড়া জেলার বনাঞ্চলের এক ইকো-পর্যটন কেন্দ্র। রানিবাঁধ এবং ঝিলিমিলি বাঁকুড়া জেলার খাতড়া মহকুমার অন্তর্গত পাশাপাশি দুটো গ্রাম। বাঁকুড়া মালভূমির বিস্তৃত চড়াই-উতরাইয়ের মধ্যে শাল, সেগুন, শিমুল, পলাশ, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, খিরিশ, শিরিষ, আকাশমণি ইত্যাদি গাছের বনভূমির মধ্যে নানা পাখি এবং প্রাণীর আবাসস্থল হল রানিবাঁধ-ঝিলিমিলি। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রাস্তার দুধারে কিছু মানুষের বাসস্থান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, দোকান-বাজার আছে ঠিকই, তবে ভিতরের দিকটা বেশির ভাগই বনভূমির মধ্যে জায়গাটা নিরিবিলি, রানিবাঁধ-ঝিলিমিলি বাংলার ঋতুবৈচিত্র্যের মধ্যে বসন্তে রানিবাঁধ-ঝিলিমিলি ভ্রমণ করলে ঢালু, ওঠা-নামা পথে যেতে মোড়ে মোড়ে ভিউ পয়েন্টে কিছুক্ষণ থেমে যেতে হবে। কেননা, শিমুল-পলাশ-কৃষ্ণচূড়া, প্রকৃতি মায়ের এই তিন আহ্বায়ক তাদের লাল ফুলের লাল গালিচা বিছিয়ে আপনাকে আমন্ত্রণ জানাবেই এই রানিবাঁধ-ঝিলিমিলির বনভূমিতে। এ বলবে আমায় দ্যাখো, তো ও বলবে আমায় দ্যাখো! এককথায় রানিবাঁধ-ঝিলিমিলির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকের মন টানবেই। * কলকাতা থেকে এখন খাতড়া সরাসরি বাস পরিবহন পরিষেবা চালু হয়েছে। খাতড়া থেকে যেকোনো অটোরিকশা কিংবা চার চাকার ভাড়া গাড়িতে মাত্র দশ-বারো কিলোমিটার পথ রানিবাঁধ-ঝিলিমিলি। * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে ট্রেনে বাঁকুড়া। বাঁকুড়া থেকে চার চাকার ভাড়া গাড়িতে আনুমানিক পঞ্চাশ কিলোমিটার রানিবাঁধ-ঝিলিমিলি। * নিজের গাড়িতে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে ধরে দুর্গাপুর, বাঁকুড়া, খাতড়া হয়ে রানিবাঁধ-ঝিলিমিলি আনুমানিক ২৭৫ কিলোমিটার পথ। * কলকাতা থেকে ট্রেনে ঝাড়গ্রাম। ঝাড়গ্রাম থেকে বাসেও রানিবাঁধ-ঝিলিমিলি যাওয়া যায়। * বাঁকুড়া জেলাশহরে হোটেলে থাকতে পারেন। বাঁকুড়া থেকে ভোরে রওনা দিয়ে দেড়-দুই ঘণ্টায় রানিবাঁধ-ঝিলিমিলি পৌঁছে যাবেন। * খাতড়ায় বেসরকারি হোটেল কিংবা দশ-পনেরো কিলোমিটারের মধ্যে মুকুটমণিপুর সরকারি আবাসেও থাকা যায়। সরকারি আবাস বুকিং কলকাতার বিবাদী বাগের ট্যুরিস্ট ব্যুরো কার্যালয় থেকে করা যায়। * খাতড়া-রানিবাঁধ-ঝিলিমিলি-ঝাড়গ্রাম রোডের পাশে স্থানীয় খাবারের হোটেল পেয়ে যাবেন। যেখানে বাঙালি খানার পাশাপাশি রুটি-পরটা-চাউমিনও পাওয়া যায়। বরকল নামকরণের পেছনে জনশ্রুতি আছে যে, কর্ণফুলি নদীর এই স্থানে একটি খুবই বড় প্রবাহমান ঝর্ণা ছিল। পানি পড়ার শব্দ অনেক দূর হতে শোনা যেত। আর এই পানি পড়ার শব্দ শুনে মনে হত কোন বড় যন্ত্র বা কলের শব্দ হচ্ছে। যার ফলে এই স্থানে বসবাসকারী পাহাড়ী লোকেরা এই স্থানের নাম দেয় বরকল''। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে রাঙ্গামাটিতে বাস যোগে যাওয়া যায়। রাঙ্গামাটি শহর থেকে জুরাছড়ি যাওয়ার একমাত্র মাধ্যম নৌপথ। শহরের বনরূপা, তবলছড়ি, রিজার্ভ বাজার ইত্যাদি এলাকা থেকে লঞ্চ বা ইঞ্জিন চালিত বোট যোগে বরকল যাওয়া যায়। | নাম কাপ্তাই হ্রদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= কাপ্তাই হ্রদ উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। | বিবরণ= রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাঙ্গামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌযানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। ভাড়ার পরিমাণ ঘণ্টা প্রতি স্পীড বোট ১২০০-১৫০০ এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০ টাকা। | নাম=সুবলং আর্মি ক্যাম্প অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাঙ্গামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌযানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। ভাড়ার পরিমাণ ঘণ্টা প্রতি স্পীড বোট ১২০০-১৫০০ এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০ টাকা। | বিবরণ=রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাঙ্গামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌযানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। ভাড়ার পরিমাণ ঘণ্টা প্রতি স্পীড বোট ১২০০-১৫০০ এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০ টাকা। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাঙ্গামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌযানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘণ্টা প্রতি স্পীড বোট ১২০০-১৫০০ এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০ টাকা। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বরকল সদর ইউনিয়ন বা বরকল উপজেলা পরিষদ ঘাটে অথবা বরকল বাজার ঘাটে নেমে ওখান থেকে স্থানীয় গাইড সাথে নিয়ে যাওয়া যায়। | ঠিকানা=বড় হরিণা ইউনিয়ন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বরকল উপজেলা সদর থেকে লঞ্চে বা ইঞ্জিন চালিত বোটে আড়াই বা ৩ ঘণ্টা পথ অতিক্রমের পর আপনি হরিণা বাজার পৌঁছলেই হরিণা বিজিবি জোন। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বরকল একটি পাহাড় ঘেরা উপজেলা। এ উপজেলায় নৌ ভ্রমণের সময় আশেপাশে পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত গ্রামসমূহে বেড়াতে পারেন। রাত্রিযাপন| নাম=উপজেলা পরিষদ রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=বরকল, রাঙ্গামাটি। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নিয়ন্ত্রণাধীন। বরকল উপজেলা সদর এবং সুবলং বাজার এলাকায় সাধারণ মানের কিছু খাবার হোটেল রয়েছে। বাঘমুণ্ডি জেলা পুরুলিয়া, রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, ভারত রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত একটা গ্রাম্য পর্যটন কেন্দ্র। ভ্রমণপিপাসু ব্যক্তিমাত্রই নতুনের অভিযানে আগ্রহী! এই নিত্যনতুন অভিযানের চমক আছে পুরুলিয়া মালভূমির বাঘমুণ্ডি পর্যটন অঞ্চলে। বাঘমুণ্ডির একটা বিশেষ পরিচিতি আছে বিশ্ববিখ্যাত ভারতীয় ছৌ নৃত্যশিল্পীদের কল্যাণে। কারণ ছৌ নৃত্যের উদ্ভাবন হয়েছে এই বাঘমুণ্ডির মাটি থেকেই। এখানে আসলে দেখতে পাবেন কীভাবে ছৌ-নাচের মূল আকর্ষণ যে মুখোশ, ঘরে ঘরে তৈরি হচ্ছে; মেঘমুক্ত দিন হলে মাটির ঘরের মাটির দুয়ারে সদ্য বানানো বিভিন্ন সাইজের ছৌ-মুখোশ রোদ্দুরে শুকনো করতে দেওয়া হয়েছে। জনপ্রিয় ছৌ নৃত্যনাট্য 'গণেশ জননী'র গণেশ, দুর্গা, শিব প্রমুখ চরিত্রের মুখোশ আলাদা আলাদা করে বানিয়ে রোদের তাপে মজবুত করার জন্যে থরে থরে সাজানো। আসলে এই মুখোশগুলো তৈরি হয় কাগজের মণ্ড, পাটের আঁশ, মাটি ইত্যাদি দিয়ে। কখনো দেখবেন হারমোনিয়াম, কাড়া-নাকাড়া, ঢোলক, খঞ্জনি ইত্যাদি বাজিয়ে, গান করে এবং নাচের তালে তালে রিহার্সাল চলছে! বাঘমুণ্ডি, কালিমাতি, সুইসার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার মতো। * কলকাতা থেকে দিনে/রাতে সাধারণ/বাতানুকূল বাসে পুরুলিয়া। পুরুলিয়া থেকে বাস অথবা চার চাকার ভাড়া গাড়িতে বাঘমুণ্ডি। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে ধরে দুর্গাপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া হয়ে বাঘমুণ্ডি আনুমানিক ৩৫০ কিলোমিটার পথ। * কলকাতা (হাওড়া) থেকে ট্রেনে পুরুলিয়া অথবা সুইসা স্টেশন হয়েও বাঘমুণ্ডি আসা যায়। নাগরি ফার্ম জেলা দার্জিলিং, রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, ভারত রাষ্ট্রের একটা মনোরম পর্যটন গন্তব্য স্থান। নাগরি ফার্মের আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্য হল, এখানকার সব পাহাড়চূড়াগুলোই চা-বাগান দিয়ে মোড়া! যতদূর আপনার চোখ যাবে দেখবেন সবুজ পাহাড়, আর কাছে গিয়ে দেখবেন শুধুই চা-বাগানের নয়নমনোহর দৃশ্য। কোথাও সারিবদ্ধভাবে গান গাইতে গাইতে পাহাড় সুন্দরীরা চা গাছ থেকে 'দুটি পাতা একটি কুঁড়ি' আহরণে ব্যস্ত, কোথাওবা মেয়েপুরুষ চা গাছের পরিচর্যায় মন দিয়েছে; আবার কোথাও কচিকাঁচাদের নিয়ে সকলে চা-বাগানেই কাজের ফাঁকে বিশ্রাম ও খাওয়াদাওয়া করছে। বিশ্বে চায়ের বাজারে দার্জিলিং চায়ের নাম সবার আগে; আর দার্জিলিং চায়ের মধ্যে 'নাগরি ফার্ম' চা সর্বোৎকৃষ্ট। নাগরি ফার্মের ঘরবাড়ি, মটর স্ট্যান্ড, বাজার, স্কুল সব জায়গাতেই চা গাছের অবাধ অবস্থান। চা-বাগান এবং 'নাগরি ফার্ম' তাই সমার্থক; নামটার মধ্যেই সেই ইঙ্গিত পাওয়া যায়। খুব কাছ থেকে চাগাছের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে হলে আপনাকে আসতেই হবে দার্জিলিঙের নাগরি ফার্ম! * কলকাতা (শিয়ালদহ) থেকে ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি। এখান থেকে দার্জিলিঙের মিনিবাস, চার চাকার ভাড়া গাড়িতে দার্জিলিং। এখান থেকে মিনিবাস, ছোটো ভাড়া গাড়িতে নাগরি ফার্ম। * কলকাতা থেকে দিনে/রাতে সাধারণ/বাতানুকূল বাসে শিলিগুড়ি। শিলিগুড়ি থেকে পাহাড়ের মিনিবাস, ছোটো ভাড়া গাড়িতে দার্জিলিং হয়ে নাগরি ফার্ম। * নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে শিলিগুড়ি হয়ে হিলকার্ট রোড ধরে দার্জিলিং। দার্জিলিং থেকে ঘুম, সুখিয়াপোখরি, পোখরিয়াবং হয়ে নাগরি ফার্ম আনুমানিক ৭৫ কিলোমিটার পথ। * সুখিয়াপোখরিতেও থাকার হোটেল আছে; অথবা দার্জিলিঙে থাকতে পারেন। * নাগরি ফার্ম বাজারের রেস্তোরাঁয় পাহাড়ি খানা নিরামিষ ও আমিষ মোমো, থুকপা, চাউমিন, অথবা চাপাটি খেতে পারেন। এছাড়া সুখিয়াপোখরি বাজারে মাছ-ভাতও পেয়ে যাবেন। * আন্তরিকভাবে খোঁজ করলে নাগরি ফার্মের পাহাড়ি রাস্তার মোড়ের দোকানে স্থানীয়ভাবে দাদা-দিদিদের তৈরি গ্রিন টি এবং বিশ্বের সেরা চা পেয়ে যাবেন। বিনামূল্যে নমুনা চায়ে চুমুক দিয়ে বাড়ির জন্যে ইচ্ছে মতো পরিমাণ সংগ্রহ করতেই পারেন। মাতাবাড়ি ভারত রাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অঙ্গরাজ্য ত্রিপুরার নবগঠিত গোমতী জেলার অন্তর্গত উদয়পুরের এ কটা প্রধান পর্যটন কেন্দ্র। মাতাবাড়ির মূল আকর্ষণ হল ১৫০১ খ্রিস্টাব্দে মহারাজা ধন্যমানিক্য প্রতিষ্ঠিত ত্রিপুরেশ্বরী মন্দির। ইতিহাসে ত্রিপুরাসুন্দরী শাক্তদেবী মন্দিরের উল্লেখ আছে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'রাজারানি' উপন্যাসে মহারাজ গোবিন্দ মানিক্যের সময়ে পুরোহিত রঘুপতি, সেবাইত জয়সিংহসহ এই মন্দিরে পশুবলি নিষিদ্ধ করার অনেক কাহিনি বর্ণিত আছে। মহারাজার পালিত শিশুর মুখে 'এত রক্ত কেন কথাটা বাঙালি পাঠকমাত্রকেই আজো নাড়া দেয়! এখানে মন্দির চত্বরে ওঠার মুখে ওষধি গাছ তুলসির বীথি পার হয়ে মন্দিরের পরিবেশ বেশ মনোরম লাগবে। দেবী মন্দিরের পিছনে বিশাল পুকুরে অজস্র মাছ এবং বড়ো বড়ো কচ্ছপকে খাবার ছড়িয়ে দেখার লোভ সামলানো যাবেনা। জনশ্রুতি আছে নিশুতি রাতে বৃহদাকার কচ্ছপগুলো মন্দিরের চাতালে উঠে এসে মাতার মন্দির ঘেরে রাখে!' আশেপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে পর্যটকরা সত্যিই মুগ্ধ হয়ে যাবেন। * কলকাতা অথবা ঢাকা থেকে কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাসে আগরতলা। আগরতলা থেকে সাধারণ/বাতানুকূল বাসে উদয়পুর ৪৫ কিলোমিটার পথ। * কলকাতা থেকে বিমানে আগরতলা। আগরতলা থেকে বাস অথবা চার চাকার ভাড়া গাড়িতে উদয়পুর। * উদয়পুরের 'গুণবতী যাত্রী নিবাস' ত্রিপুরা ট্যুরিজমের একটা ইউনিট। আগরতলা থেকে বুকিং করা যায়। * আগরতলায় হোটেলে থেকে মাতাবাড়ি যাওয়া যায়, গাড়িতে এক ঘণ্টার পথ। * বর্তমানে মন্দিরের আশেপাশেই অনেক খাওয়ার হোটেল পেয়ে যাবেন। * উদয়পুরে বাঙালির মাছ-ভাত, কিংবা অন্যান্যদের জন্যে চিনা, দক্ষিণ অথবা উত্তর ভারতের সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। * মন্দির চত্বর অথবা কাছাকাছি গোমতী জেলার হেড কোয়ার্টার উদয়পুর থেকে মাতাবাড়ির স্মৃতিস্বরূপ ত্রিপুরার নানা হস্তশিল্পের কাজ কিনতে ভুলবেননা যেন! মিরিক হল সেই জায়গা, ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলার যে পর্যটন কেন্দ্রে একমাত্র বড়ো পাহাড়ি ঝিল বা লেক আছে। মিরিক পর্যটন কেন্দ্রের বৈশিষ্ট্য হল: চারিদিকে পাহাড় আর মাঝখানে ঝিল! ঝিলের পাড়ে বসে, কিংবা বোটিং করতে করতে; একা একা, কিংবা সাথীকে সঙ্গে নিয়ে শীতলতার ছোঁয়া পাওয়ার শিহরিত মুহূর্ত মনের মণিকোঠায় গেঁথে রাখার মতো ব্যাপার প্রত্যেক পর্যটকের একান্ত নিজস্ব! একসঙ্গে এতকিছু পাওয়া যায় বলেই মিরিক পাহাড় ভ্রমণকারীদের কাছে স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে। পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং পাহাড়ের সবচেয়ে জনবহুল পর্যটন কেন্দ্রগুলোর অন্যতম হল এই মিরিক লেক। পাহাড়, বনবীথি আর ঝিল এই তিনের সঙ্গমে মিরিক হয়ে উঠেছে জমজমাট পর্যটন কেন্দ্র। পাহাড় ঘোরা ক্লান্তি কাটানোর জন্যে অজস্র ক্যাফে-রেস্তোরাঁ আর হস্তশিল্প স্মৃতিসম্পদ কেনাকাটার দোকানের অভাব নেই। আবার যাতায়াতের পথেই পড়বে নেপাল সীমান্তের পশুপতি বাজার। যেখানে সবই হাতের কাছে পাওয়া যাবে। এককথায় দার্জিলিং পাহাড়ে ভ্রমণরত পর্যটকদের মিরিকের ঝিলের হাওয়া খেতে আসতেই হবে। * কলকাতা থেকে ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে মিনিবাস অথবা ছোটো চারচাকার ভাড়াগাড়িতে হিলকার্ট রোড ধরে কার্সিয়াং, সোনাদা, ঘুম, সুখিয়াপোখরি, সীমানা (ভারত-নেপাল সীমান্ত) হয়ে মিরিক। * কলকাতা থেকে দিন রাত, সাধারণ বাতানুকূল বাসে শিলিগুড়ি। শিলিগুড়ি থেকে সুকনা হয়ে মিনিবাস অথবা চারচাকার ভাড়াগাড়িতে সরাসরি মিরিক। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে শিলিগুড়ি, সুকনা হয়ে সরাসরি মিরিক আনুমানিক সাতশো কিলোমিটার পথ। * মিরিকে থাকার মতো ছোটোখাটো হোটেল আছে; তবে যেহেতু শিলিগুড়ি থেকে এক-দেড় ঘণ্টার পথ, তাই শিলিগুড়িতে থাকা-ই ভালো। * মিরিকে শুধুমাত্র পাহাড়ি খানা নয়, বৌদির হোটেলে ঘরোয়া মাছ, ভাত, আলু-পোস্ত, লেটুস শাকভাজাও খাওয়া যায়। * বর্তমানে মিরিকে অনেক পাহাড়ি হস্তশিল্পের সামগ্রীর সঙ্গে নানা উপহারের জিনিস পাওয়া যায়। * কাছাকাছি নেপাল সীমান্তের পশুপতি বাজারে লোভনীয় জিনিসপত্র দরকষাকষি করলে অনেক সস্তায় পাওয়া যায়। শুশুনিয়া ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার একটা ছোটো পাহাড়ি অঞ্চল। এটি বাঁকুড়া জেলার এক অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে পর্যটকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণ হল শুশুনিয়া পাহাড়ের আর্টেজীয় কূপের অবিরত জলধারা। শুশুনিয়া পাহাড় পর্যটন করতে আসা মানুষের জন্যে প্রকৃতি মায়ের অকৃপণ দান হল এই জলধারা! এই 'শুশুনিয়া' নামেই একটা খনিজ জল প্রস্তুত হচ্ছে বর্তমানে। বাঁকুড়া জেলা শহর থেকে কাছেই, আনুমানিক পঁচিশ কিলোমিটার পথ। বাঁকুড়ার মালভূমি অঞ্চলকে রুক্ষ, শুষ্ক ভাবেন অনেকে। কিন্তু সেই ধারণাটা একেবারে বদলে যাবে শুশুনিয়া পাহাড়ে ভ্রমণ করলে। নতুন জায়গা, নতুন পাহাড়, মানুষকে সব সময় আকৃষ্ট করে এবং শুশুনিয়া পাহাড়ও সেই দিক থেকে অভিনবত্বের দাবি করতে পারে। * কলকাতা থেকে দিন/রাত, সাধারণ/বাতানুকূল বাসে বাঁকুড়া। বাঁকুড়া শহর থেকে বাস অথবা ছোটো চারচাকার ভাড়াগাড়িতে শুশুনিয়া পাহাড়। * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে ট্রেনে বাঁকুড়া হয়ে ছোটো চারচাকার ভাড়াগাড়িতে শুশুনিয়া পাহাড়। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে জিটি রোড ধরে আরামবাগ, কোতুলপুর, জয়পুর, বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া হয়ে শুশুনিয়া পাহাড় আনুমানিক ২২৫ কিলোমিটার পথ। অবশ্য দ্রুতগামী রাস্তা দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে ধরে দুর্গাপুর, বাঁকুড়া হয়ে শুশুনিয়া গেলে পঁচিশ কিলোমিটারের মতো বেশি গাড়ি চালাতে হবে। * বাঁকুড়া জেলাশহরে ট্যুরিস্ট লজ, কামাক্ষ্যা লজ কিংবা সুধা লজে থাকতে পারেন। * বাঁকুড়ার মাচানতলা, সুভাষ রোডে পর পর খাওয়ার হোটেল আছে। * বাঁকুড়ায় এলেন আর ঘর সাজানোর জন্যে মাটির কিংবা কাঠের ঘোড়া কিনবেননা, তা কী হয়? এখানকার মাটির ঘোড়া বিশ্বখ্যাত! * রাজগ্রামের তাঁতের চাদর, পর্দা, সোফার কভার খুব মজবুত ও টেকসই হয়। ঝাড়গ্রাম ডিয়ার পার্ক ভারতের পশ্চিমবঙ্গ অঙ্গরাজ্যের 'জঙ্গলমহল' অঞ্চলের নবগঠিত জেলা ঝাড়গ্রামের মধ্যে একটা গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র। ঝাড়গ্রাম জেলাশহর তথা রেল স্টেশনের কাছাকাছি প্রকৃতির এক শালবাগান ঘেরে তৈরি করা এই ডিয়ার পার্ক আক্ষরিক অর্থেই হরিণের স্বাভাবিক বিচরণ ক্ষেত্র। নামে ডিয়ার পার্ক হলেও এখানে হরিণ ছাড়াও অন্যান্য প্রাণী এবং পাখি আছে। এখানকার একেকটা হরিণের চেহারা প্রায় গোরুর মতো বড়ো! তার কারণ এই প্রাণীগুলো স্বাভাবিক বিচরণ ক্ষেত্র হিসেবে অনেক বিস্তৃত অঞ্চল পেয়ে যায়। এমনকি বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে সপরিবার ভ্রমণকারীরা পাশেই বিক্রি হওয়া ভিজে ছোলা মুঠো মুঠো জালের ভিতর হাতে ধরলে হরিণগুলো এসে খেয়ে যাবে! বিশেষ করে বাচ্চাদের কাছে এটা বেশ মজাদার হয়ে ওঠে। শহরের মানুষদের কাছে ঝাড়গ্রাম ডিয়ার পার্ক দুদিক দিয়ে লোভনীয় এক, শহরের কৃত্রিমতা ছাড়িয়ে মাটির কাছাকাছি আসা। আর দুই, এত কাছ থেকে হরিণ সমেত নানা প্রাণী এবং পাখিদের সঙ্গে খানিকটা সময় কাটানো। * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে ট্রেনের চেয়ার কারে সাঁতরাগাছি, উলুবেড়িয়া, মেচেদা, পাঁশকুড়া, খড়্গপুর হয়ে ঝাড়গ্রাম; এক্সপ্রেস ট্রেনে আড়াই ঘণ্টার পথ। * কলকাতা থেকে সাধারণ/বাতানুকূল বাসে ঝাড়গ্রাম সাড়ে চার ঘণ্টার পথ। * নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে কোনা এক্সপ্রেসওয়ে, ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে উলুবেড়িয়া, বাগনান, কোলাঘাট, মেচেদা, পাঁশকুড়া, ডেবরা, খড়্গপুর, লোধাশুলি হয়ে ঝাড়গ্রাম আনুমানিক ২০০ কিলোমিটার পথ। * শান্তিনিকেতন হোটেলে ঘরোয়া খাবার পাওয়া যায়। ১৪৮৮ সালে যখন বারটোলোমু ডাইস টেবিল উপসাগরে পৌঁছেছিল তখন ইউরোপীয়রা দ্বীপটি আবিষ্কার করেছিল। ১৭৯৫ সালে ব্রিটিশরা যখন কেপ নিয়ন্ত্রণ করে তখন তারা দ্বীপটিকে একটি কারাগার হিসেবে ব্যবহার করতে থাকে এবং ১৮ শতকের মাঝামাঝি থেকে এটিকে আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করে। ১৮৯০ সালে দ্বীপে একটি কুষ্ঠরোগ উপনিবেশ প্রতিষ্ঠিত হয়। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিরক্ষা বাহিনী ১৯৩৬ সালে দ্বীপটির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে এবং নতুন সড়ক, একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও বসতি নির্মাণের মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নত করে। ১৯৬১ সাল থেকে এটি পুনরায় কারাগার হিসেবে ব্যবহৃত হয়, প্রাথমিকভাবে সেই সময়ের বর্ণবাদী সরকারবিরোধী আন্দোলনকারীদের জন্য, যাদের মধ্যে নেলসন ম্যান্ডেলা অন্যতম। বর্তমানে দ্বীপটি একটি জাদুঘর এবং পর্যটক আকর্ষণ। দ্বীপটির সর্বোচ্চ চূড়া মিন্টো হিল প্রায় ৩০ মিটার উচ্চ যেখানে একটি বাতিঘর রয়েছে। দ্বীপে প্রায় ১৩,০০০ পেঙ্গুইনের একটি প্রতিষ্ঠিত উপনিবেশ রয়েছে। সীমিত সুযোগ-সুবিধা এবং সংরক্ষণের প্রচেষ্টার কারণে, দ্বীপটিতে প্রতিদিন ১৮০০ জনের জন্য পরিদর্শন সীমাবদ্ধ। দ্বীপটি দেখার জন্য দুই সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষার করতে হতে পারে, তাই আপনি যদি পরিদর্শনের পরিকল্পনা করেন তবে নিশ্চিত করুন যে আপনি হতাশা এড়াতে কেপ টাউনে পৌঁছানোর সাথে সাথে বুকিং দিয়েছেন। যাতায়াত এবং ভ্রমণের জন্য ৪-৫ ঘণ্টা ব্যয় হতে পারে। | সময়সূচী=৯:০০ থেকে ১৮:০০ (স্থানীয় সময় মূল্য=প্রাপ্তবয়স্ক ৩৬০ র‌্যান্ড, অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৮০ র‌্যান্ড | বিবরণ=কেপ টাউন ভিক্টোরিয়া ও আলফ্রেড ওয়াটারফ্রন্ট থেকে প্রতিদিন তিন বার (সকাল ৯টায়, ১১টায় ও দুপুর ১টায়) একাধিক ফেরি দ্বীপের দিকে যাত্রা করে। ফেরি সহযোগে দ্বীপে পৌছাতে প্রায় ৩০ মিনিট সময় লাগে। রোবেন দ্বীপে ভ্রমণের আগেই ফেরির জন্য অগ্রীম আসন নিশ্চিত করে নেয়া যায়। সাধারণত ভ্রমণের কয়েকদিনের আগে থেকেই আগাম টিকেট নিশ্চিত করার সুযোগ থাকে। রোবেন দ্বীপ জাদুঘর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে এই টিকেট বুকিং করা যায়। দ্বীপে ঘুর বেড়ানোর জন্য একাধিক ভ্রমণের বাস পরিচালিত হয়। * এই কারাগারে নেলসন ম্যান্ডেলা তার জীবনের ১৮ বছর কাটিয়েছেন। চ্যান্সন দে লা মের ১৯৮৬ শেলি সৈকতে হান চেং ২ ১৯৯৮ রাঙ্গাতেরা উপকূলে সি চ্যালেঞ্জার ১৯৯৮ রাঙ্গাতেরা উপকূলে ফুং থু ১৯৭৭ দ্বীপের দক্ষিণে দুই হাত সম্প্রসারিত করা এক বাঙালি এনোনিমাস বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ 'সেইন্ট মারটিন' এর অবস্থান বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজারের টেকনাফ থানায়। টেকনাফ থেকেও প্রায় ৯-১০ কিঃ মিঃ দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এর বুকে এই দ্বীপ এর অবস্থান।আয়তনে খুব বড় নয় এই দ্বীপ, ৮ বর্গ কিঃ মিঃ, আর লোক সংখ্যা প্রায় ৭০০০-৭৫০০ এর মতন। ঢাকা থেকে সরাসরি বেশ কিছু এসি ও নন এসি বাস সরাসরি টেকনাফ ঘাটের উদ্দেশ্যে যায়। সেখান থেকে ট্রলার ছাড়ে সেইন্ট মারটিনের উদ্দেশ্যে। ছেরা দ্বীপ ছেরা দ্বীপ টা মূল দ্বীপ থেকে ভাটার সময় বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, যেটি পুরোপুরি প্রবাল এর। সেখানে যেতে পারেন বোটে করে। টেন্ড নিয়ে গিয়ে এই কেয়া বনে ক্যাম্পিং করা যায়। দারুচিনি দ্বীপ সেইন্ট মারটিনে এখন দারুচিনি দ্বীপ বলতে যে স্থানটিকে বুঝানো হয় তার অবস্থান পশ্চিম কোনা পাড়া বীচে, লাবিবা বিলাস অথবা ব্লু ল্যাগুনের ঠিক সামনের ছোট কোরাল দ্বীপটিকে। কিছু বিশাল সাইজের কোরাল পাথর রয়েছে এইখানে। জোয়ার ভাটার উপর নির্ভর করে এই দ্বিপটিতেও হেটে অথবা নৌকা নিয়ে যাওয়া যায়। আগন্তুক বীচ/স্কেডি বীচ পশ্চিম বীচ দিয়ে গোলা চিপা পার হয়ে এই স্থানে যাওয়া যায়। গলা চিপা গোলা চিপা যায়গা টা অনেক সরু। এখানে প্রায় নজরে পরে কিছু ব্যতিক্রমী লম্বাটে ধরনের কোরাল। ম্যানগ্রোভ বাগান সেইন্ট মারটিন থেকে ছেরা দ্বীপের ছেড়া অংশ শুরু হবার পূর্বের অংশ এই বনটির অবস্থান। বুঝেছি স্বপ্ন গুলো ভাঙ্গার কষ্ট কি, অনুভব করছি রিদয়ের বেদনা গুলোকে, অনেক স্বপ্ন তোমাকে নিয়ে যা আজ আমার কষ্ট আমি বুঝতে পারিনি তোমাকে কতটা ভালবেসে ছিলাম তবে আমিও স্বর্থপরের মত একদিন সব ভুলে যাবো হয়তো ভাবছো তোমাকে স্বর্থপর বলছি না তুমি তো স্বর্থপর নও, তুমি তো শুধু সময়ের প্রয়োজনে নিজেকে বদলে নিতে পারো, ছেড়ে দিতে পারো যে হাতটি এতদিন ধরে রেখেছিলে, “মাঝে মাঝে নিজেকে প্রশ্ন করি এত ভালবাসার পরও তুমি দুরে চলে গেলে কেন” তাহলে কি তুমি আমার যোগ্য নও না আমি তোমার যোগ্য ছিলাম না কেন তুমি আমাকে একা করে দুরে চলে গেলে তুমি পতেঙ্গার কাছাকাছি শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর ঘাঁটি বানৌজা ঈসা খান অবস্থিত। চট্টগ্রাম বন্দরের একাধিক জেটি এবং বাংলাদেশ নেভাল একাডেমির প্রধান কার্যালয় এইখানে অবস্থিত | নাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | উইকিপিডিয়া =শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | ঠিকানা পতেঙ্গা সড়ক, দক্ষিণ পতেঙ্গা | শেষ সম্পাদনা=৮ আগস্ট ২০১৮ শহর থেকে অর্থাৎ জিইসি, আগ্রাবাদ খেকে বাসে যেতে পারেন। স্থানীয় বাস সাধারণত সব সময় পাওয়া যায়। এছাড়া সিএনজি চালিত অটোরিকশায় যাওয়া সম্ভব। নেভি কলোনি/নাবিক কলোনিতে কিছু ডরমেটরি রয়েছে নাবিকদের থাকার জন্য, সে স্থানে থাকতে পারেন। | নাম প্রজাপতি পার্ক বাংলাদেশ | উইকিপিডিয়া =প্রজাপতি পার্ক বাংলাদেশ | ঠিকানা নেভাল একাাডেমি সড়ক, দক্ষিণ পতেঙ্গা | সময়সূচী সকাল ৯:৩০ থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত | শেষ সম্পাদনা=৮ আগস্ট ২০১৮ সৈকতের খুব কাছেই পাবেন বাটারফ্লাই গার্ডেন। নানারকম বাটারফ্লাই/প্রজাপতি আর সুন্দর একটি বাগান রয়েছে সেখানে। নেভাল বাংলাদেশ নেভাল একাডেমী এখানেই অবস্থিত। বাটার ফ্লাই গার্ডেন এর সামনের রাস্তাদিয়ে ১ মিনিট হাটলেই নেভাল। বিমানবন্দর নেভাল দিয়ে পশ্চিম দিকে কতদুর হাটার পরই চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দর অবস্থান নাউপালা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়া জেলার একটা ভ্রমণ গন্তব্য স্থান। বাংলার নদনদীগুলোর পাড়ে যুগ যুগ ধরে দল বেঁধে চড়ুইভাতি করবার একটা প্রবণতা দেখা যায় বরাবরই। সেদিক থেকে নাউপালা হল চড়ুইভাতির আদর্শ জায়গা। নাউপালা হাওড়া জেলার পশ্চিম সীমায় অবস্থিত। নাউপালা হচ্ছে রূপনারায়ণ নদের পূব পাড়ের অজস্র ফুল-বাগান সমন্বিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত একটা গ্রাম। এখানে রূপনারায়ণের ওপর চার-চারটে সেতু, নাম: কোলাঘাট সেতু; দুটো দক্ষিণপূর্ব রেলপথের ওপর, বাকি দুটো আছে ছ-নম্বর জাতীয় সড়ক, অর্থাৎ কলকাতা-মুম্বই সড়কের ওপর। রূপনারায়ণের পশ্চিম পাড়ে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাট শহর এবং কোলাঘাট রেল স্টেশন। কলকাতা থেকে নাউপালার দূরত্ব মাত্র ৭০ কিলোমিটার। রেলপথ এবং জাতীয় সড়ক পাশাপাশি নাউপালার ওপর দিয়ে চলে গিয়েছে, সুতরাং যোগাযোগের কোনো খামতি নেই নাউপালার সঙ্গে। নাউপালায় রূপনারায়ণের কূলে চড়ুইভাতি করবার অফুরন্ত জায়গা, মন সায় দিলেই চলে যেতে পারবেন! * কলকাতার এসপ্ল্যানেড থেকে সাধারণ/বাতানুকূল পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামগামী যেকোনো বাসে নাউপালা। * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে দক্ষিণপূর্ব রেলের লোকাল ট্রেনে কোলাঘাট অথবা দেউলটি স্টেশনে নেমে অটো রিকশায় নাউপালা। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়ি অথবা চার চাকার ভাড়াগাড়িতে কোনা এক্সপ্রেস, ছ-নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে ধূলাগড়, রানিহাটি, উলুবেড়িয়া, বাগনান হয়ে নাউপালা ৭০ কিলোমিটার পথ। * কলকাতা থেকে ভোরে বেরিয়ে সন্ধ্যায় ফেরা যায়; সেজন্যে নাউপালা চড়ুইভাতি বা পিকনিক করার পক্ষে বেশ ভালো গন্তব্য স্থান! জাতীয় সড়ক এবং রেল স্টেশন কাছাকাছি থাকায় সুযোগটা বেশি। নাইটিঙ্গেল পার্ক দার্জিলিং পাহাড়ের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। ভারতের ভ্রমণ মানচিত্রের মন কেড়ে নেওয়া 'পাহাড়ের রানি' বলা হয় দার্জিলিংকে। দার্জিলিংয়ের প্রাণকেন্দ্র চৌরাস্তা থেকে ম্যাল পার্কের ওপর দিয়ে রাজভবনকে ডানদিকে রেখে নর্থ পয়েন্টের দিকে খানিক হেঁটে গেলেই পেয়ে যাবেন নাইটিঙ্গেল পার্ক। এটা ঠিক যে, দার্জিলিঙের একেকটা ভ্রমণ গন্তব্য একেক রকম। নিত্য নতুন সৌন্দর্য পিয়াসীর মন জয় করে নেয় এই অঞ্চলগুলো। তবেই তো সুদূর ইতালি থেকে আসা তরুণ পর্যটক ডেভিড ওলদ্রাত্তি দার্জিলিংকে ভারতে তাঁর প্রথম ভ্রমণ গন্তব্য করেছিলেন। নাইটিঙ্গেল পার্কের পর্যটক আসনে বসে সূর্যাস্ত দেখতে দেখতে গোধূলির কাঞ্চনজঙ্ঘার রং মিলান্তি খেলায় মুগ্ধ হয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে ডেভিড বলেছিলেন পৃথিবীর অনেক জায়গায় পাহাড় এবং সূর্যাস্ত দেখেছি, কিন্তু দার্জিলিঙের এই দৃশ্য সেগুলো থেকে আলাদা, যা আজীবন মনে রাখার মতো ডেভিডের এই মন্তব্যেই বিশ্বের ভ্রমণবিলাসীদের দার্জিলিং পাহাড়ের প্রতি বিশেষ আকর্ষণের কারণ অনুভব করা যায়। নাইটিঙ্গেল পার্কের একটা বিশেষ প্রদর্শ হচ্ছে বুলেট-নিরোধক মঞ্চ। এখানে একটা উঁচু মঞ্চ আছে যার মধ্যে কোনো ব্যক্তি থাকলে, বাইরে থেকে বন্দুকের গুলি চালালে ভিতরে ঢুকবেনা! এছাড়া আছে এক শিব মন্দির এবং সুন্দর ঝরনা। মনোরম পরিবেশ সপরিবার ভ্রমণ করার মতো। * কলকাতা থেকে বিমানে বাগডোগরা। বাগডোগরা থেকে হিলকার্ট রোড ধরে কার্সিয়াং, সোনাদা, ঘুম পাহাড় হয়ে চারচাকার ভাড়াগাড়িতে দার্জিলিং। * কলকাতা (শিয়ালদহ স্টেশন) থেকে দার্জিলিং মেল, উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেসে নিউ জলপাইগুড়ি। চাইলে শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিংগামী হিমালয়ান 'ট্রয় ট্রেন' ধরে দার্জিলিং। অন্যথায় নিউ জলপাইগুড়ি থেকে চারচাকার ভাড়াগাড়িতে দার্জিলিং। * কলকাতার এসপ্ল্যানেড থেকে সাধারণ/বাতানুকূল, দিন/রাতের বাসে শিলিগুড়ি। শিলিগুড়ি থেকে 'ট্রয় ট্রেন'/মিনিবাস, চারচাকার ভাড়াগাড়িতে দার্জিলিং। * নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে শিলিগুড়ি, সুকনা, কার্সিয়াং, সোনাদা, ঘুম পাহাড় হয়ে দার্জিলিং আনুমানিক ৭৩০ কিলোমিটার পথ। * নিচে দার্জিলিং মোটর স্ট্যান্ডে 'হোটেল তিস্তা'। ওপরে দার্জিলিং ম্যালে 'হোটেল সান'। এছাড়া চৌরাস্তার আশেপাশে পর পর হোটেল পাবেন। * সরকারি ট্যুরিস্ট লজে থাকার জন্যে আগাম বুকিং হয় কলকাতার বিবাদী বাগ পূর্বের ট্যুরিস্ট লজের কার্যালয়ে। দার্জিলিং ম্যালে 'স্টার রেস্তোরাঁ'য় দার্জিলিঙের বিখ্যাত মোমো, থুকপা অথবা সবুজ/কালো চায়ের সঙ্গে চিকেন পকোড়া খেতে খেতে আর সঙ্গীকে নিয়ে দূরে নিচে পাহাড়ি গাঁয়ের গোধূলিটা সন্ধ্যায় উত্তীর্ণ হওয়ার মনোরম দৃশ্য দেখতে দেখতে হারিয়ে যেতে পারেন! পদ্মজা নায়ডু চিড়িয়াখানা হল ভারতের দার্জিলিং পাহাড়ের চড়াই-উতরাই ভূমির গাছপালা এবং বন্যপ্রাণ সমন্বিত সংরক্ষিত একটা পর্যটন কেন্দ্র। সুন্দরী পাহাড় দার্জিলিঙের দর্শনীয় জায়গাগুলোর মধ্যে অন্যতম হল এই চিড়িয়াখানা। বাংলার প্রাক্তন প্রথম মহিলা রাজ্যপাল প্রয়াতা পদ্মজা নায়ডুর নামে উৎসর্গীকৃত এই প্রাকৃতিক প্রদর্শশালা। অতর্কিতে এই চিড়িয়াখাায় হাজির হলে আপনাকে স্বাগত জানাবে বরফের চিতা, তিব্বতি নেকড়ে, হিমালয়ান নেকড়ে আর অবশ্যই অতি লাজুক, পাহাড়ের প্রতিনিধি রেড পান্ডা! সত্যিই এই রেড পান্ডা হচ্ছে দার্জিলিং পাহাড়ের বিশেষ প্রতিনিধি। এছাড়া আছে একঝাঁক পাখি। বেশি হই হট্টগোল করলে শেষে কাকাতুয়া বলে উঠবে এই কে রে?'। যার ফলে আপনি রীতিমতো অবাক হয়ে যাবেন। একটা প্রাকৃতিক পাহাড়ি ভূভাগ ঘেরে দার্জিলিঙের এই পদ্মজা নায়ডু চিড়িয়াখানা তৈরি হয়েছে। সংরক্ষিত প্রাণীরাও নিজেদের বন্য বসবাসের জায়গার মতো থাকে। দেখবেন চিতা গাছে উঠে শুয়ে আছে; অন্যদিকে রেড পান্ডা ঘাস খেতে খেতে জুল জুল করে দখছে; আর নেকড়েরা দল বেঁধে খেলা করছে! * কলকাতার এসপ্ল্যানেড থেকে দিন রাত, সাধারণ বাতানুকূল বাসে শিলিগুড়ি। শিলিগুড়ি থেকে পাহাড়ের মিনিবাস অথবা চারচাকার ভাড়াগাড়িতে দার্জিলিং। * ট্রেনে কলকাতার শিয়ালদহ স্টেশন থেকে নিউ জলপাইগুড়ি। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে চারচাকার ভাড়াগাড়িতে দার্জিলিং। * নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে চৌত্রিশ নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে বারাসত, কৃষ্ণনগর, বহরমপুর, কিষানগঞ্জ, শিলিগুড়ি, কার্সিয়াং, সোনাদা, ঘুম হয়ে দার্জিলিং আনুমানিক ৭৩০ কিলোমিটার। * দার্জিলিং পাহাড়ে যত ওপর দিকে থাকবেন আরাম এবং খরচ বেশি। ম্যালের ওপর 'হোটেল সান'। নিচে মটর স্ট্যান্ডে 'হোটেল তিস্তা'। অপেক্ষাকৃত খরচ কম। * দার্জিলিং ট্যুরিস্ট লজের অগ্রিম বুকিং কলকাতার ট্যুরিস্ট ব্যুরোর বিবাদী বাগ পূর্ব কার্যালয় থেকে হয়। * দার্জিলিং পাহাড়ে প্রায় সব হোটেলেই থাকা এবং খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। ম্যালের একপাশে 'স্টার' রেস্তোরাঁ বেড়ানোর সময় পাহাড়ি খানার আদর্শ জায়গা। এই জেলার উত্তরে ভারতের মেঘালয় রাজ্য, দক্ষিণে কিশোরগঞ্জ জেলা পূর্বে সুনামগঞ্জ জেলা পশ্চিমে ময়মনসিংহ জেলা]]। নেত্রকোণা জেলা ১০টি উপজেলার সমন্বয়ে গঠিত; এগুলো হলোঃ | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=ঢাকার মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে বাসযোগে ময়মনসিংহ, ময়মনসিংহ ভায়া শ্যামগঞ্জ দুর্গাপুর অথবা, ঢাকা থেকে বিরিশিরির বাসযোগে নেত্রকোণা, নেত্রকোণা থেকে দুর্গাপুর যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে নেত্রকোণায় শুধু সড়ক ও রেলপথে যাওয়া যায়। এর কাছাকাছি কোন বিমানবন্দর নেই। সড়ক পথে ঢাকা থেকে সরাসরি নেত্রকোণা যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। সাধারণত ঢাকার মহাখালী থেকে নেত্রকোণাগামী বাসগুলি ছাড়ে। এছাড়া ময়মনসিংহ শহর থেকে সরাসরি বাস পাওয়া যায়। এতে বাস ভাড়া লাগে ৫৫ টাকা। # এটি একটি শিরোনাম সাদাতালিকা। মন্তব্যের জন্য ব্যবহার করুন। # এটি বড় বা ছোট যেকোন হাতের অক্ষরে কাজ করে। আমি এস, এম, সাজ্জদুল হক তানিম আমার ব্যাবহারকারী পাতায় স্বাগতম। ২০১৭ সাল থেকে আমি উইকির সাথে আছি, এবং নানা সংস্কৃতি এবং ভাষা নিয়ে নিজের কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। আড়িয়াল বিল পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে অবস্থিত ও মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত একটি অবভূমি। এটি দেশের মধ্যাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীন বিল। এর আয়তন ১৩৬ বর্গ কিলোমিটার। আড়িয়াল বিলের বেশিরভাগ এলাকাই শুষ্ক ঋতুতে আর্দ্র থাকে এবং বিলে যথেষ্ট পরিমাণ পানি সঞ্চিত থাকে। বর্ষায় পানিতে টইটুম্বুর থাকলেও শীতকালে এটি বিস্তীর্ণ শস্য ক্ষেতে পরিণত হয়। এখানে শীতকালে নানা ধরণের সবজির চাষ করা হয়, এ বিলের বিশেষ আকর্ষণ হচ্ছে বিশাল আকৃতির মিষ্টি কুমড়া। বিলটি ঢাকা থেকে প্রায় ৪২ কি.মি. দক্ষিণে মুন্সিগঞ্জ জেলা]]র অন্তর্গত শ্রীনগর উপজেলায় অবস্থিত। ঢাকা]]র গুলিস্তান থেকে মাওয়াগামী যে কোনো বাসে চড়ে নামতে হবে শ্রীনগরের ভেজবাজার। ভাড়া পড়বে ৫০-৭০ টাকা। এই পথের ভালো বাস ‘ইলিশ পরিবহন' ও 'বিআরটিসি'। ভেজবাজার থেকে অটোরিকশা নিয়ে যেতে হবে গাদিঘাট। এই পথে ভাড়া লাগবে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা। return Category:পুরানো শৈলীর ইউআই-বোতাম ব্যবহার করা পাতা * মডিউল যা সুরক্ষা টেমপ্লেটে প্রয়োগ করা হয়। এই মডিউলটি ইতালীয় উইকির Modulo:Protezione থেকে আনা হয়েছে। অনুরোধকৃত কার্যের জন্য পাতার সুরক্ষা ফেরত দেয় ও সুরক্ষিত না থাকলে nil কার্যের জন্য আইকন ও নির্দিষ্ট করা সুরক্ষা যোগ করে কার্যের ধরনের জন্য কনফিগার করার বিষয়শ্রেণী ও নির্দিষ্ট করা পাতার সুরক্ষা ফেরত দিবে ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট করা বিষয়শ্রেণী ফেরত দিবে অন্য মডিউল থেকে ব্যবহারের জন্য cat" প্যারামিটার একটি নতুন বিষয়শ্রেণী নির্দিষ্ট করার অনুমতি দেবে * পাতার সুরক্ষার ধরন ও নামস্থানের উপর ভিত্তি করে * আইকন, বার্তা ও বিষয়শ্রেণী রূপরেখা প্রদান করতে দেয়। কার্যের ভিত্তি ও সুরক্ষা ধরন হিসেবে দেখানো আইকন। কার্যের ধরন, সুরক্ষার ধরন ও নামস্থানের উপর ভিত্তি করে প্রদর্শনের জন্য বার্তা। যদি $1 থাকে তাহলে আলাপ পাতার একটি উইকিলিঙ্ক দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে। কার্যের ধরন ও নামস্থান অনুসারে বিষয়শ্রেণী স্বয়ংপরীক্ষিতের উপসর্গ হিসেবে 'অর্ধ' যোগ হবে। পাতা সুরক্ষিত না থাকলে বিষয়শ্রেণীর নাম এটি GENDER:$6|$2 কর্তৃক $1 তারিখে সম্পাদিত এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ$7 বাঘাইছড়ি উপজেলার কাচালং এলাকা গভীর অরণ্যে ঢাকা ছিলো বলে এখানে বাঘের উপদ্রব বেশি ছিল। সে সাথে এ উপজেলায় বিভিন্ন পাহাড়ী ছড়া থাকায় এর নামকরণ করা হয় বাঘাইছড়ি''। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে খাগড়াছড়ি জেলা হয়ে বাস যোগে বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। রাঙ্গামাটি শহর থেকে বাঘাইছড়ি যাওয়ার একমাত্র মাধ্যম নৌপথ। শহরের বনরূপা, তবলছড়ি, রিজার্ভ বাজার ইত্যাদি এলাকা থেকে লঞ্চ বা ইঞ্জিন চালিত বোট যোগে বরকল যাওয়া যায়। | নাম কাপ্তাই হ্রদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া= কাপ্তাই হ্রদ উইকিউপাত্ত= | বিবরণ=বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম এ হ্রদ রাঙ্গামাটি জেলার রাঙ্গামাটি সদর, কাপ্তাই, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, লংগদু ও নানিয়ারচর উপজেলা জুড়ে বিস্তৃত। | ঠিকানা=সাজেক ইউনিয়ন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে শান্তি পরিবহন গাড়ি করে দীঘিনালা নেমে তারপর দীঘিনালা থেকে মোটর সাইকেল অথবা জীপ গাড়ি করে মাচালং বাজারে গিয়ে সেখান থেকে রুইলুই সাজেক মোটর সাইকেল বা জীপ গাড়ি করে সাজেক যেতে হবে। | নাম=আর্য্যপুর ধর্মোজ্জল বনবিহার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=বাঘাইছড়ি ইউনিয়ন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বাঘাইছড়ি উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় সাড়ে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মোটরসইকেল বা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। দেখুন| নাম হাজাছড়া ঝর্ণা অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=বাঘাইহাট, সাজেক অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=মূল রাস্তা হতে ১৫ মিনিট ঝিরিপথ ধরে হেঁটেই পৌঁছানো যায় ঝর্ণার পাদদেশে। ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া=হাজাছড়া ঝর্ণা উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=জেলা পরিষদ বিশ্রামাগার অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নিয়ন্ত্রণাধীন। রাত্রিযাপন| নাম=উন্নয়ন বোর্ড বিশ্রামাগার অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ= রাত্রিযাপন| নাম=আমতলী ফরেস্ট রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=দূরছড়ি, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ= রাত্রিযাপন| নাম=আল করিম আবাসিক হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=চৌমুহনী মার্কেট, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ= রাত্রিযাপন| নাম=আল মঈনুল আবাসিক হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=চৌমুহনী মার্কেট, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ= রাত্রিযাপন| নাম=আলো রিসোর্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ= রাত্রিযাপন| নাম=জল বুক ইকো কটেজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ= রাত্রিযাপন| নাম=সাজেক রিসোর্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত। রাত্রিযাপন| নাম=রুন ময় অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত। রাত্রিযাপন| নাম=রক প্রশান্তি অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত। রাত্রিযাপন| নাম=সারা রিসোর্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ= রাত্রিযাপন| নাম=তং রিসোর্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ= রাত্রিযাপন| নাম=ইমান নুয়েল রিসোর্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=সাজেক রুইলুই, বাঘাইছড়ি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ= একটি নিবন্ধ পড়ার সময় আপনি আলোচনা ট্যাবে ক্লিক করে একটি নিবন্ধের আলাপ পাতা পেতে পারেন। যদি সেই পাতায় ইতিমধ্যেই কথোপকথন থাকে, তবে তা নতুন শিরোনাম যুক্ত করতে সহায়ক হতে পারে। এশিয়া ও অস্ট্রালেশিয়ার বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির তালিকা]] দ্য লর্ড অব দ্য রিংস]] সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ]] পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান (ধারাবাহিক চলচ্চিত্র জন এফ. কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর]] তরেস দেল পাইন জাতীয় উদ্যান]] জয়নগর মজিলপুর জিএমটি +৫:৩০ (ভারতীয় মান সময়) সময় অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত। জলবায়ু ক্রান্তীয় পশ্চিমবঙ্গের মত গঙ্গার অবশিষ্টাংশ হলমার্ক হল মৌসুমি জুন থেকে মধ্য সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। শীতকালে আবহাওয়া শুষ্ক (মধ্য-নভেম্বর-মধ্য-ফেব্রুয়ারি) থাকে এবং গ্রীষ্মের সময় ভিজা থাকে। তাপমাত্রা: মে (সর্বোচ্চ) মে (সর্বোচ্চ) এবং ৪০ ডিগ্রী সেলসিয়াস (সর্বনিম্ন) ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস আপেক্ষিক আর্দ্রতা: মার্চ মাসে ৫৫% এবং জুলাই মাসে ৯৮% এই শহরটি বাংলার ইতিহাসে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা স্মরণ করে। যখন রাজা প্রতাপাদিত্য রায়, যশোরের শেষ বাংলার স্বাধীন হিন্দু রাজা মুঘল বাহিনীর পরাজিত হন, তখন রাষ্ট্র দীউয়ান (গ্র্যান্ড ভিজিয়ের) পরিবার এবং রাষ্ট্রপ্রধানের পরিবারকে নিপীড়ন ও রূপান্তর থেকে সরে যেতে বাধ্য করা হয়। তারা এই শহরটিতে বসতি স্থাপন করে, দত্তের সম্পদ গঠন করে এবং ব্রাহ্মণ পাঞ্জাব, শ্রী কৃষ্ণ উদগাতা, যিনি আসেন, আজ ভট্টাচার্য পারা কি আজ স্থায়ী হয়? শহরের সমস্ত ভট্টাচার্য তাঁর ভ্রান্তি, বর্তমান ১৩ তম প্রজন্মের শহর থেকে বেরিয়ে আসার সাথে সাথে। শিবনাথ শাস্ত্রী যেমন উদারপন্থী, তেমনি ভারতের স্বাধীনতার আগেও এই শহরটিকে "হাফ-কলকাতা" নামে অভিহিত করা হয়েছিল। এটি সক্রিয় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য একটি কেন্দ্র ছিল, কানাইলাল ভট্টাচার্য এবং রাজারাম ভট্টাচার্যের মতো কয়েকজন নাম রাখার জন্য। শহরটি প্রাচীন ধন্বন্তরি কালী মন্দিরের জন্য বিখ্যাত, তার ভক্তগণের প্রার্থনা অবিলম্বে শুনতে বিশ্বাসী। একটি বার্ষিক ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয় বেশের মেলা" নামে, যেখানে দেবী কালী রাধা কৃষ্ণ এবং অন্যান্য দেবীর মতো পোশাক পরেন। এটি হাজার হাজার ভক্তকে আকর্ষণ করে, এবং শহরের সবচেয়ে প্রতিমাসংক্রান্ত বার্ষিক ঘটনাগুলির মধ্যে একটি। এছাড়াও, কালী পূজা চলাকালে প্রতিবছর ধনতান্ত্রিক কালীের অভিমুখী দিকনির্দেশনা অনুসারে, প্রত্যেক ব্রাহ্মণ পরিবারে কালী পূজা করা অপরিহার্য। এটি একটি বড় বার্ষিক উৎসব হিসেবে ব্যবহৃত হয়, শত শত বাড়িগুলি দিওয়ালীর রাতে কালী পূজা পালন করে এবং পরের দিন সুন্দরভাবে মিছিল-সমাবেশে বেরিয়ে যায়, শহরের কাছাকাছি চলে যায়, নিমজ্জিত বা "বৈষরন" এর আগে। তবে, গত কয়েক বছর ধরে, কালী পূজা পালনকারী ঘরের সংখ্যা কমে গিয়েছে, এখন মাত্র বিশ অদ্ভুত বাড়িগুলিতে সঞ্চালিত হয়েছে। এটি মূলত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ধীরে ধীরে বহির্বিশ্বের অভিবাসনের কারণে, তরুণ প্রজন্মের অনিচ্ছা সত্ত্বেও এবং বাংলার পতনশীল অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনা করে জনসাধারণের জনসাধারণের উত্থান বা স্থানীয়ভাবে "বারোয়ারি পূজা এবং এছাড়াও মুসলিম অভিবাসীদের উত্থান এবং ধর্মান্তরিত, যারা সমস্যা উদ্বিগ্ন হয়েছে যখন শান্তিপূর্ণ নিমজ্জন মিছিল তার পথ ছিল। শহরের একটি প্রাচীন শ্বাসপ্রশ্বাস আছে বুরোর ঘাট পুরাতন মানুষ এর ঘাট) এর নামে প্রতারণা করা বিশ্বাস করে। এটি একসময় গঙ্গার সাথে সংযুক্ত হয়েছিল, কিন্তু সেখান থেকে সরে গেছে। প্রাথমিকভাবে জয়নগর মজিলপুরের অধিকাংশ বাসিন্দা সরকারি কর্মচারী ছিলেন। ধীরে ধীরে, শহরটির গুরুত্ব তার ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বৃদ্ধি পায় এবং এখন এটি একটি ব্যবসা কেন্দ্রও। তার ঐতিহাসিক গুরুত্বের কারণে, শহরটি ভাল সংখ্যক পর্যটকদের আয় করে, এইভাবে পর্যটন অন্য একটি বিশিষ্ট শিল্প তৈরি করে। বিশ শতকের আগমনের পর থেকে শিল্প, রিয়েল এস্টেট এবং শিক্ষা মত সেতুতে দ্রুত উন্নয়ন সহ শহরটি র্যাডিকাল পরিবর্তন সাক্ষী হয়েছে। পরিবর্তনগুলি জ্ঞান-ভিত্তিক শিল্পের জন্য অবকাঠামো এবং শিল্প বৃদ্ধির প্রতি সম্মানিত। হাউজিং কো-অপারেটিভ এবং ফ্ল্যাট, শপিং মল, মাল্টিপ্লেক্স, হোটেল, স্পোর্টস কমপ্লেক্সও উঠে এসেছে। কলকাতার নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হল এখানকার নিকটতম বিমানবন্দর। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে আপনাকে একটি ট্যাক্সি নিতে হবে অথবা একটি গাড়ি ভাড়া করার প্রয়োজন হবে। জয়নগর মাজিলপুরের দূরত্ব প্রায় ৪৯ কিলোমিটার (৩০ মাইল) এবং ট্রাফিকের উপর ভিত্তি করে ৭৫ থেকে ৯০ মিনিট পর্যন্ত গাড়ি চালাতে সময় লাগে। জয়নগর মজিলপুরও রাস্তাঘাটের সাথে সংযুক্ত। এই শহরের সমগ্র এলাকাটি রাজ্যের হাইওয়ে -১ এর মাধ্যমে ভালভাবে সংযুক্ত। কলকাতা ট্রামওয়েজ কোম্পানি (সিটিসি কলকাতা স্টেট ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন (সিএসটিসি ওয়েস্ট বেঙ্গল সারফেস ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন (ডব্লিউবিএসটিসি এক্সপ্রেস তাদের বাসস্থান এখানে তাদের ব্যবসা চালান মত বাস। কলকাতা ও উপকন্ঠের সব জায়গায় বাসের জন্য উপলব্ধ। কলকাতার ট্যাক্সিগুলি জয়নগর মাজিলপুরে অনুমোদিত। বিমানবন্দরে উপলব্ধ প্রিপেইড ট্যাক্সি পরিষেবা হল জয়নগর মাজিলপুরে যাওয়ার প্রস্তাবিত ঝামেলা মুক্ত উপায়। কলকাতা ছাড়ার সময় আপনি যে ভাড়াটি পরিশোধ করেন তার মধ্যে রয়েছে টোল। জয়নগর মজিলপুরে রিক্সা পরিবহনের সবচেয়ে সুবিধাজনক অর্থ। এটা খুব সস্তা এবং দুই প্রাপ্তবয়স্কদের মিটমাট করা যায়। ভাড়াটিয়ার রিকশা সমিতি দ্বারা মিটার দ্বারা নির্ধারণ করা হয় না। অটোরিক্সা থেকে ভিন্ন, তারা একটি বিশেষ অঞ্চলে যেকোনো স্থানে যায়। তবে ২২:০০ রিক্সা চালকের পরে অতিরিক্ত অর্থ দাবি করতে পারে এবং একই সাথে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় যেমন বহু বৃষ্টিপাত হতে পারে। অটোরিক্সাগুলি ভাগ করা হয় যেমন, অটোরিকশা কেবল একক ব্যক্তি নয়, কিন্তু চারজন ব্যক্তির এক সময় ভরণপোষণ করে না। ভাড়াটিয়ার মিটার দ্বারা সেট করা হয় না, কারণ অটো রিকশা সমিতিগুলি দ্বারা ভাড়া নির্ধারণ করা হয়। অটোরিকশাগুলির একটি নির্দিষ্ট রুট এবং সেই রুটটি একটি নির্দিষ্ট রুটে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট রুটে ভ্রমণ। তবে ট্যাক্সিগুলি থেকে ভিন্ন, তারা যাত্রীদের অস্বীকার করে না। একটি অটোরিকশার ভাড়া একটি ট্যাক্সিের চেয়ে অনেক কম (উদাহরণস্বরূপ, ₹ ৭-১০)। সঠিক ভাড়া দিতে প্রস্তুত থাকুন, কারণ তারা পরিবর্তন করতে অনিচ্ছুক। অ্যাপ ভিত্তিক গাড়ি পরিষেবাগুলি যেমন ওলা এবং উবের হিসাবে সহজেই পাওয়া যায় (রাউন্ড-দ্য-ঘড়ি যুক্তিসঙ্গতভাবে মূল্যবান, আরামদায়ক এবং নাগরিকদের দ্বারা অনুপ্রাণিত করা হয়েছে। শহরের মালিকানাধীন মালিকানাধীন ভাড়ার গাড়িগুলি স্থান জুড়ে পাওয়া যায়। দাম কার, মডেল, আকার এবং গাড়ির সান্ত্বনা স্তরের উপর নির্ভর করে। চুক্তি নমনীয় হয়, উদাহরণস্বরূপ, গাড়িগুলি ঘণ্টায় দুই ঘণ্টা এমনকি কয়েক ঘণ্টার জন্য ভাড়া করা যায়। অধিকাংশ ভাড়া গাড়ি ভাড়া এজেন্ট থেকে একটি ড্রাইভার সঙ্গে সঙ্গে হয়। পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত হওয়ার কারণে জয়নগর মজিলপুরের লোকেদের প্রধান ভাষা হল বাংলা। তবে, বেশিরভাগ শিক্ষিত লোক হিন্দি ও ইংরেজী কথা বলে। অনেক দোকানদার এবং ট্যাক্সি ড্রাইভার ভাঙা ইংরেজিতে যোগাযোগ করতে সক্ষম, এবং সরকারি অফিসগুলিতে সাধারণত ইংরেজীভাষী কর্মচারী দায়িত্ব পালন করে থাকে। যদিও সাধারণত ইংরেজিতে সমস্যা হয় না, কিছু বাংলা শেখা আপনার ভ্রমণকে আরও মসৃণ করে তুলবে। স্বেচ্ছাসেবক এখানে বিভিন্ন সুযোগ সঙ্গে একটি বাস্তব বিকল্প। জয়নগর মজিলপুর দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার প্রধান শপিং এলাকাগুলির একটি। এই শহরে অনেক শপিং মল রয়েছে যেখানে সব ধরনের ব্র্যান্ডেড পণ্য পাওয়া যায়। এখানে প্রচুর বাঙালি রেস্তোরাঁ আছে। বাজেটে ব্যয়বহুল উত্তর ও দক্ষিণ ভারতীয় নিরামিষ রেস্তোরাঁ রয়েছে শহরটিতে। জয়নগর মজিলপুরও ভারতীয় চীনা খাবারের বাড়ি। চাইনিজ রেস্তোরাঁগুলি সর্বত্রই গরম এবং সুস্বাদু স্যুপ এবং ভারতীয় চীনা চিলি চিলি মুরগির থ্রেডের চেষ্টা করে। এটি চীনা খাবারের সর্বোত্তম কাজ করে এবং আপনি বড়, ছোট ও মাঝারি রেস্তোরাঁ প্রচুর পাবেন। থাই, ভূমধ্য বা ইতালীয় খাদ্য সরবরাহকারী কিছু রেস্তোরাঁ রয়েছে। শহরের কাছাকাছি অ্যালকোহল কিনতে প্রচুর জায়গা আছে। জয়নগর মজিলপুরের বেশ কয়েকটি পাব এবং বার রয়েছে, যা যুবক ও তার পুরোনো বাসিন্দাদের দ্বারা প্রায়ই ঘোরাফেরা হয়। জয়নগর মজিলপুরে রাত্রি যাপনের জন্য বেশ কয়েকটি হোটেল, লজ্ এবং গেস্টহাউস রয়েছে। স্থানীয় কল, স্থানীয় ও জাতীয় কলগুলি তৈরি করা যেতে পারে এমন শহর থেকে সহজেই খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। অন্য স্থানীয় সিম কার্ড সংযোগের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। সেলফোন কভারেজটি শহরগুলিতে তাদের পরিষেবাগুলি সরবরাহকারী সকল মোবাইল পরিষেবা প্রদানকারীর সাথে চমৎকার। ইন্টারনেট ক্যাফেগুলি প্রচুর পরিমাণে এবং ১০-২৫/ঘণ্টা এর মধ্যে উপলব্ধ। সেই ক্যাফেগুলিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য আপনাকে আপনার পরিচয়পত্র দেখাতে হবে। জয়নগর মজিলপুর পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে নিরাপদ শহর, এবং বাংলার অন্যান্য শহরগুলির তুলনায় এখানকার মানুষ অনেক বেশি বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সহায়ক। সামতাবেড় হল ভারত রাষ্ট্রের অন্তর্গত পশ্চিমবঙ্গ অঙ্গরাজ্যের হাওড়া জেলার একটা বর্ধিষ্ণু গ্রাম। যেখানে বাংলার স্বনামধন্য কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর মধ্যজীবনে এক স্থায়ী আস্তানা গড়ে বসবাস করতে শুরু করেন। রূপনারায়ণ নদের পূর্ব কূলে এই সামতাবেড় গ্রামেই শরৎচন্দ্রের বসতবাড়ি আছে। অনেকটা জমির ওপর ইঁটের ভিত দেওয়া দোতলা মাটির দেওয়ালের বাড়ি। কাঠের কাঠামোর ওপর টিনের ছাউনি। পুরো বাড়িটা বাগান দিয়ে ঘেরা। সামনের দিকে আম, পেয়ারা, ডালিম ইত্যাদি ফলের গাছ; আর পিছনে বাঁশ বাগান। বাড়ির লাগোয়া দক্ষিণ দিকে দু-দুটো বড়ো আকারের ঘেরা পুকুর। তাতে খিলখিল করে ছোটোবড়ো নানারকম মাছ; আবার জলতলের ওপরে সারি বাঁধা হাঁস এবং পানকৌড়ির অবাধ যাতায়াত। একটা পুকুর চান করার জন্যে; অন্যটা পানীয় জলের পুকুর। তাতে নামা নিষেধ! একেবারে আদর্শ গ্রাম বলতে যা বোঝায়, তার সব উপাদানই সামতাবেড়ে মজুত। ঠিক এই অবস্থাটা অনেক যুগ বজায় ছিল। কিন্তু ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে ঘরভাঙানি বন্যা এই অঞ্চলের প্রায় সব মাটির বাড়িই ভেঙে মাঠ করে দিলেও শরৎচন্দ্রের দোতলা মাটির বাড়িটার অস্তিত্ব মুছে যায়নি! তবে খানিকটা বন্যাবিধ্যস্ত করে দিয়েছিল। বন্যার পর তৎকালীন রাজ্য সরকার শরৎচন্দ্রের মাটির বাড়িটা সন্তর্পণে মেরামত করে সংরক্ষণ করেছিল। বর্তমানে রাজ্য সরকারের সহায়তায় স্থানীয় প্রশাসন শরৎচন্দ্রের বাড়িটাকে ভ্রমণপিপাসুদের জন্যে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। একসময় বাড়ির আঙিনায় একজোড়া ময়ূর ছিল। এছাড়া ছোটো রংবেরংয়ের বাহারি গাছ দিয়ে বাগানের মাঝখানে লেখা থাকত 'শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়'। সামতাবেড় এবং আশেপাশের গ্রাম হল শরৎময়। পাশের গ্রাম পানিত্রাস উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাশে শরৎস্মৃতি পল্লী পাঠাগার তারই সাক্ষ্য বহন করে। প্রত্যেক বছর মাঘ মাসের ২ তারিখ থেকে স্থানীয় পানিত্রাস উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শরৎচন্দ্রের জন্মদিন উপলক্ষ্যে শরৎমেলা বসে। কয়েকদিন ধরে মেলাতে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। দূরদূরান্ত থেকে আসা শরৎ অনুরাগীদের ভিড়ে মেলামাঠ জমজমাট হয়ে ওঠে। *কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে দক্ষিণপূর্ব রেলের লোকাল ট্রেনে দেউলটি স্টেশনে নেমে উত্তর দিকে ছ-নম্বর জাতীয় সড়কের আন্ডারপাস পার হয়ে অটোরিকশা কিংবা সাইকেল ভ্যানে শরৎ রোড ধরে চার কিলোমিটার উত্তরে গেলেই সামতাবেড় শরৎচন্দ্রের বাড়ি। *কলকাতার সিদো-কানহু ডহর (এসপ্ল্যানেড) থেকে মেদিনীপুর, হলদিয়া, ঝাড়গ্রাম, দিঘাগামী যেকোনো দূর পাল্লার সাধারণ/বাতানুকূল বাসে ছ-নম্বর জাতীয় সড়কের দেউলটি স্টপেজে নেমে অটোরিকশা করে শরৎচন্দ্রের বাড়ি, সামতাবেড়। *নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে কোনা এক্সপ্রেস, ছ-নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে সাঁতরাগাছি, ধুলাগড়, উলুবেড়িয়া, বাগনান, দেউলটি হয়ে সামতাবেড় আনুমানিক সত্তর কিলোমিটার পথ। সেবায়তন হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের নবগঠিত জেলা ঝাড়গ্রামের একটা চমৎকার গ্রাম। ঝাড়গ্রাম জেলাশহরের অদূরে সেবায়তনে সমাজের নানামুখী জীবনচর্যার অবস্থান। এখানে আছে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বহুমুখী কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সেবায়তন শিক্ষণ মহাবিদ্যালয়, সেবায়তন সৎসঙ্গ মিশন, সেবায়তন উচ্চ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, সেবায়তন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সেবায়তন প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র ইত্যাদি। একটা গ্রামে একসঙ্গে এতকিছু পরিসেবা সচরাচর দেখা যায়না। * কলকাতা থেকে দিনে/রাতে সাধারণ/বাতানুকূল বাসে ঝাড়গ্রাম। ঝাড়গ্রাম থেকে বাস, ট্রেকার, অটোরিকশায় সেবায়তন পনেরো-কুড়ি মিনিটের পথ। * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে এক্সপ্রেস ট্রেনে ঝাড়গ্রাম আড়াই ঘণ্টার পথ। ঝাড়গ্রাম স্টেশন থেকে বাস, ট্রেকার, অটোরিকশায় সেবায়তন। * কলকাতা থেকে বিদ্যাসাগর সেতু, কোনা এক্সপ্রেসওয়ে, ছ-নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে উলুবেড়িয়া, বাগনান, কোলাঘাট, পাঁশকুড়া, খড়্গপুর, লোধাশুলি হয়ে ঝাড়গ্রাম ২০০ কিলোমিটার। ঝাড়গ্রাম মূল রাস্তা থেকে লেভেল ক্রসিং পার হয়ে সেবায়তন ছ-কিলোমিটার। ঝাড়গ্রাম জেলাশহরে অনেক হোটেলে রাত্রিযাপন করা যায়। যেমন অশোকা হোটেল। ঝাড়গ্রাম শান্তিনিকেতন হোটেলে নানারকম মাছ, ভাত, দেশি মুরগি ও মাটন, পোস্তর নানা পদ, নিরামিষ সবই পাওয়া যায়। পেডং হল ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের নবগঠিত কালিম্পং জেলার দক্ষিণপূর্ব সীমান্তবর্তী একটা পাহাড়ি পর্যটন কেন্দ্র। চড়াই-উৎরাই ছোটো পাহাড়ের অপার সৌন্দর্যমণ্ডিত পেডং একান্তে প্রকৃতিপ্রেমীদের সঙ্গে একাত্মতায় বাঁধা পড়ে যায়। পেডংয়ের ভিউ পয়েন্ট থেকে যেদিকেই তাকাবেন, মনে হবে যেন কাছে-দূরে ছোটো-বড়ো ঘরগুলো পাহাড়ের গায়ে গাঁথা আছে, আর তার মাঝে রোদ্দুর এবং কুয়াশা, বলা ভালো মেঘ লুকোচুরি খেলে যাচ্ছে! পশ্চিমবঙ্গ এবং সিকিম রাজ্যের সীমানার ওপর পেডংয়ের পূর্ব সিকিম রাজ্য, পশ্চিমে লাভা, উত্তরে জেলাশহর কালিম্পং এবং সিকিম, দক্ষিণে সিকিম রাজ্য। * কলকাতা (শিয়ালদহ স্টেশন) থেকে দার্জিলিং মেল, উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেসে নিউ জলপাইগুড়ি। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে চারচাকার ভাড়াগাড়িতে পেডং। * কলকাতার সিদোকানহু ডহর (এসপ্ল্যানেড) থেকে দিনে/রাতে সাধারণ/বাতানুকূল এক্সপ্রেস ভলভো এবং মার্কোপোলো ও অন্যান্য বাসে শিলিগুড়ি। শিলিগুড়ি থেকে টাটা সুমো, স্করপিয়ো এবং অন্যান্য চার চাকার ভাড়া গাড়িতে পেডং। * নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে বারাসাত, কৃষ্ণনগর, বহরমপুর, ফারাক্কা সেতু, মালদহ, ইসলামপুর, কিশানগঞ্জ, শিলিগুড়ি, তিস্তা সেতু, কালিম্পং, আলগড়া হয়ে পেডং আনুমানিক ৭২৫ কিলোমিটার পথ। * পেডংয়ের রেস্তোরাঁতে চিনা এবং ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের খাবারের সঙ্গে খাস পাহাড়ি খানা মোমো, থুকপা তো মিলবেই। পেডং পাহাড় ঘোরার স্মৃতিচিহ্নস্বরূপ পেডং বাজার থেকে এখানকার পাহাড়ি হস্তশিল্পের তৈরি নানা জিনিসের সঙ্গে মনকাড়া চমৎকার বটুয়া ব্যাগ কিনতে পারেন। আঁটপুর ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের স্মৃতিবিজড়িত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার এক ঐতিহাসিক পর্যটন কেন্দ্র। এই গ্রামে বহু প্রাচীন যুগের নিদর্শন এক শিবমন্দির আছে যেখানে সাধক পুরুষ শ্রীরামকৃষ্ণ দেব এসেছিলেন। তার পর থেকেই আঁটপুর পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে। এছাড়া দুশো বছরেরও আগে অর্থাৎ আঠারো শতকের শেষ দিকে তৈরি রাধাগোবিন্দ জিউয়ের মন্দির,পুরোনো দোলমঞ্চ, চণ্ডীমণ্ডপ এসবই প্রত্নতত্ত্বের ঐতিহ্য বহন করছে। * ভোরে এক দঙ্গল কলাকাতা থেকে গাড়ি ভাড়া করে যাত্রা করলে দু-ঘণ্টার মধ্যে আঁটপুর পৌছানো যায়। রান্নার সরঞ্জাম এবং খাওয়াদাওয়ার অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সঙ্গে থাকলেই আঁটপুরে একটা জমজমাট চড়ুইভাতি হয়ে যেতে পারে। স্থানীয় মানুষজনের সহযোগিতা সহজেই পাওয়া যায়। একদিনের চড়ুইভাতির আদর্শ জায়গা হল আঁটপুর। * কলকাতার সিদোকানহু ডহর (এসপ্ল্যানেড) থেকে সরকারি এক্সপ্রেস বাসে সরাসরি আঁটপুর দু-ঘণ্টার পথ। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে হাওড়া বাইপাস, বেনারস রোড, জগদীশপুর, শিয়াখালা হয়ে আঁটপুর আনুমানিক সত্তর কিলোমিটার পথ। স্থানীয় বাজারের হোটেল-রেস্তোরাঁয় আমিষ, নিরামিষ, চিনে, ভারতীয় সব খাবারই পাওয়া যায়। * আঁটপুরে চড়ুইভাতি করতে এসে, এই গ্রামেই অথবা আর একটু পশ্চিমে গেলেই দেখবেন রাজবলহাট গ্রামে ঘর ঘর তাঁত চলে। কোনো তাঁতিপাড়ায় ঢুকে নানা তাঁতের শাড়ি কিংবা অন্যান্য পোশাকের সম্ভার দেখতে দেখতে, বিশেষ করে মহিলাদের কিন্তু ঘরে ফিরতে দেরি হয়ে যেতে পারে! আমি সুমস Sumasa, পুরো নাম সুকান্ত দাস একজন উইকিপ্রেমী ভারতীয় নাগরিক। কাজের খাতিরে ভারতের যেসমস্ত জায়গায় ভ্রমণ করেছি, উইকিভ্রমণ প্রকল্প চোখে পড়ার পর তার কিছু নমুনা পেশ করেছি এই স্তম্ভে। ব্যক্তিগত কাজের ফাঁকে সময় পেলেই উইকিভ্রমণে চলে আসি, কিছু জায়গার খোঁজ লাগাই। মানুষের কাজে লাগলে আমি খুশি। জগদলপুর হল ভারতের অঙ্গরাজ্য ছত্তিশগড়ের বস্তার জেলার একটা আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র। এখানে বিভিন্ন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত জায়গার সঙ্গে আছে দুটো বিখ্যাত প্রাকৃতিক জলপ্রপাত: চিত্রকূট এবং তিরথগড়। আত্মীয় বন্ধুবান্ধব মিলে হইহই করতে করতে বেরিয়ে পড়লে শুধু জলপ্রপাতের ঝরনার জলের সঙ্গে ছোটোবড়োদের নিয়ে খেলা করে সারাটা দিনই কোথা দিয়ে কেটে যাবে, মালুম পাবেননা। সকলকে নিয়ে সফর করার মজাটাই আলাদা! এছাড়া আছে বড়ো ঝিল। আর ঝিলের ধারে বিশাল মাপের কিশান-কিশানী ও তাদের বাচ্চার মূর্তিগুলো দেখলেই আপনার সঙ্গের বাচ্চরা, এমনকি বড়োরাও ওদের কাছে গিয়ে 'নিজস্বী' ছবি তুলতে অবলীলায় আগ্রহী হয়ে উঠবে সবাই মিলে! সুতরাং, কয়েকটা দিন ছুটির অবসর খোঁজার তালে থাকা আর কী! * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে এক্সপ্রেস ট্রেনে অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনম বা ভাইজাগ। এখানে রাত কাটিয়ে পরদিন ভোরের ট্রেন ধরে জগদলপুর পৌঁছাতে বিকেল পাঁচটা। * ভাইজাগ থেকে চারচাকার গাড়ি ভাড়া করতেও পারেন। যাতে নিজেদের মতো যাওয়া যাবে। সময়ও কম লাগবে। * ভাইজাগ স্টেশনের কাছেই হোটেল সুকন্যায় থাকতে পারেন। * দক্ষিণ ভারতীয় খানা ইডলি, ধোসা, সম্বর, চাটনি দিয়ে দারুণ জমে যাবে! কৈলাশ পাহাড় হল ভারতের দক্ষিণপূর্ব উপকূলের রাজ্য অন্ধ্র প্রদেশের একটা মনোরম পর্যটন কেন্দ্র। 'কোথায় বেড়াতে যাওয়া হবে? সাগর না পাহাড় এই বিষয় নিয়ে আত্মীয়-বন্ধুদের মধ্যে অনবরত টক্কর লেগেই থাকে। কিন্তু যদি পর্যটনকারীদের গন্তব্য এরকম হয় যে সাগর-পাহাড়ে কোলাকুলি করছে যেথায়, অবলীলায় আমরা যাব সেথায় হেঁয়ালি ছেড়ে বলা যায়, কৈলাশ পাহাড় ভারতের এমন এক পর্যটন কেন্দ্র, যেখানে সাগর পাহাড়ের পা ধুয়ে দিয়ে যায়। কৈলাশ পাহাড়ে বিশাল শিব-দুর্গার মূর্তি অবাক করার মতো! অর্থাৎ কৈলাশ পাহাড়ের পাশেই ঋষিকোণ্ডা সাগরতট। কৈলাশ পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে আচমকা আপনার চোখে পড়ে যাবে ঋষিকোণ্ডা সাগরবেলার অপার, অনন্ত, অনাবিল ঢেউরাশি যেন আপনাকে ডাক দিয়ে যাচ্ছে অনবরত! হ্যাঁ, অন্ধ্র প্রদেশের এই পর্যটন কেন্দ্র একই সঙ্গে পাহাড় আর সাগর দেখার অপূর্ব সুযোগ! * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে এক্সপ্রেস ট্রনে বিশাখাপত্তনম বা ভাইজাগ। এখান থেকে তিন চাকা অথবা চার চাকার ভাড়া গাড়িতে তিরিশ মিনিটের সওয়ার হলেই কৈলাশ পাহাড়ে পৌঁছানো যাবে। * ভাইজাগ স্টেশনের কাছেই হাঁটাপথে শ্রী কন্যা লজে থাকতে পারেন। * অন্ধ্র প্রদেশের স্পেশাল ইডলি, ধোসা, সম্বর-বড়া খাওয়ার পরে শুধুমাত্র কৈলাশ পাহাড়েই পাবেন আনারস, আপেল, আঙুর ইত্যাদি ফলের রস; যেগুলো পথের ক্লান্তি দূর করে এবং একই সঙ্গে উপাদেয়ও বটে। * কৈলাশ পাহাড়ে ওঠার দুটো রাস্তা; প্রথমটা সরাসরি পায়ে হেঁটে, আর একটা হল চমকদার 'রোপওয়ে' বা রশিপথে চড়ে। রশিপথে পয়সা দিতে হলেও তা উশুল হয়ে যায় আশপাশের সৌন্দর্য দেখে। এছাড়াও পাহাড়ে ওঠার পর আরও চমক আছে, টয় ট্রেন! বাচ্চা থেকে বড়ো সব্বাইকে নিয়ে টয়ট্রেন পুরো পাহাড়ের মাথাটায় একটা চক্কর মেরে ঘুরিয়ে দেয়; সঙ্গে থাকে পাহাড় আর সাগরের নিসর্গ সৌন্দর্য উপভোগ করার একরাশ মজা! আরাকু উপত্যকা হল পৃথিবীর ভ্রমণপিয়াসীদের ভালো লাগা জায়গার মধ্যে অন্যতম। দক্ষিণ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যে এর অবস্থান। প্রকৃতির অকৃপণ সৌন্দর্যের উৎস মজুত আছে আরাকু উপত্যকায়। এর একদিকে আছে রেলের সুড়ঙ্গের ফাঁকে ফাঁকে পঞ্চাশের বেশি পাহাড়ি ঝরনা; প্রকৃতি তার দরাজ শোভার সম্ভার এখানে উজাড় করে দিয়েছে! অন্যদিকে বিস্তীর্ণ উৎরাই উপত্যকার হাতছানি! যে জায়গাগুলো প্রকৃতিপ্রেমী পর্যটকদের মশগুল করে রাখার পক্ষে যথেষ্ট। পারিবারিক কিংবা আত্মীয়স্বজন, দলবদ্ধভাবেই সফর করার আদর্শ জায়গা হল এই আরাকু উপত্যকা। ছুটি পেয়ে সপ্তাহ খানেকের লম্বা সফরের পরিকল্পনা করে আপনি স্বচ্ছন্দে পাশাপাশি এখানকার অনেকগুলো জায়গা পর পর ভ্রমণ করে নিতেই পারেন। কেননা, আরাকু উপত্যকায় থাকার ভালো ব্যবস্থা আছে। সরকারি এবং বেসরকারি নানা ধরনের হোটেল এবং রিসর্ট এখানে পেয়ে যাবেন। ভারতের যেকোনো মেগাসিটি থেকে বিমান, এক্সপ্রেস ট্রেন এবং সড়কপথে অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপত্তনম বা ভাইজাগে যাওয়া যায়। ভাইজাগ থেকে কিরুণ্ডুল এক্সপ্রেস ট্রেন অথবা সড়কপথেও গাড়ি ভাড়া করে আরাকু উপত্যকায় যাওয়া যাবে। আরাকু উপত্যকায় অন্ধ্র প্রদেশ ট্যুরিজমের রিসর্ট ছাড়া অনেক থাকার জায়গা আছে। যেমন, আরাকু হরিদা ভ্যালি রিসর্ট, এসআরকে রিসর্ট, শ্রী শ্রী সাই সুবর্ণা ইন, ঊষোদয়া রিসর্ট ইত্যাদি। এছাড়া আছে 'ট্রাইবাল কটেজ অর্থাৎ বিচালি খড়ের ছাউনি দেওয়া ঘর! আরাকু উপত্যকায় ভ্রমণ করতে এসে আপনাকে যেসব জায়গা অবশ্যই সফর করতে হবে: অনন্তগিরি পাহাড় — নতুন নতুন ঝরনা সমন্বিত পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে। * অনন্তগিরি পাহাড়ের বোরা গুহালু — বহু শতকের পুরোনো গুহা, শ-খানেক আঁকাবাঁকা সিঁড়ি ভেঙে গুহার মধ্যে নেমে দেওয়ালের প্রাচীন মূর্তিগুলো দেখে আপনার মনে হবে অতীত ভারতের ইতিহাস আবিষ্কার করছেন! উপজাতি জাদুঘর — আঞ্চলিক ঐতিহ্য এবং উপজাতীয় মানুষদের জীবনচর্যার এক চাক্ষুষ নিদর্শন এখানে পাবেন। কফি যাদুঘর — অন্ধ্র প্রদেশের এই অনন্তগিরি পাহাড় কফি উৎপাদনে বিখ্যাত। কফি যাদুঘরে দেখানো হয়েছে কীভাবে কফি তৈরি হয়। পদ্মপুরম উদ্ভিদবৈজ্ঞানিক বাগান — প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত বাগান, সঙ্গে মজাদার টয়ট্রেন। * আঞ্চলিক ইডলি-ধোসা, সম্বরের সঙ্গে অন্ধ্র প্রদেশের বিখ্যাত আঙুর এবং অন্যান্য ফলের রস। * কফি যাদুঘরে বিভিন্ন স্বাদের কফি চেখে দেখার সুযোগ পাবেন। * স্থানীয় বাজারে আদিবাসীদের তৈরি সব মনোহারি জিনিসপত্র সস্তায় পেয়ে যাবেন। * কফি পিয়াসীরা এখানে বাজারর সেরা কফি কিনতে পারবেন। টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে ৩৩ দশমিক ৪৫ একর আয়তনের দৃষ্টিনন্দন ডিসি লেক অবস্থিত। এটি সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত। তবে প্রবেশ এর ফি হিসেবে জন প্রতি ২০ টাকা মূল্যের টিকেট কাটতে হয়। ঢাকা থেকে দিনের ২ বেলাতেই সরাসরি টাঙ্গাইল যাওয়ার জন্য বাস যোগাযোগ আছে। বাস থেকে নেমেই রিকশা করে ডিসি লেক পার্ক এ যাওয়া যায়। আর রেলপথে টাঙ্গাইল স্টেশান এ নেমে টাঙ্গাইল নতুন বাসস্ট্যান্ড গিয়ে আবার ওখান থেকে রিকশান নিয়ে যাওয়া যাবে। ডিসি লেক পার্ক এর কাছেই টাঙ্গাইল শহর। শহরের ভেতরে বেশ কিছু আবাসিক হোটেল আছে। প্রায় ২০০ থেকে শুরু করে ১০০০ টাকা পর্যন্ত এক রুমের হোটেল এর জন্য বুকিং দেয়া যায়। টাঙ্গাইল শহর এর ভেতরেই বেশ কিছু ফাস্টফুড রেস্তোরাঁ আছে। বাংলা খাবার এর জন্য ও রয়েছে বেশ কিছু ভালো মানের রেস্তোরাঁ। পার্ক এর ভেতরে একটা দৃষ্টিনন্দন খাবার এর ঘর আছে যেখানে বেশ কিছু কফি শপ, ভ্যারাইটিজ শপ থেকে হালকা খাবার সেরে নেওয়া যাবে। পরিচালকদের কাছে আমার সবিনয় প্রশ্ন: কোনো তৈরি করা পাতাকে পুনর্নির্দেশিত করার অর্থ কী তার নাম মুছে দেওয়া! ধৃষ্টতা মার্জনা করবেন সোনাদা'-এর নিশ্চিহ্ন হওয়া দেখেই শিরোনামে লিখেছি 'সোনাদা শূন্যে উধাও!' চম্পট পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়(২০০৪-০৯) অবসরে টুকিটাকি কাজ করে বিশ্ব তথ্যভাণ্ডারে নিজের গ্রাম ও দেশকে সমৃদ্ধ করতে চাই। যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন। সিরাজগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু এবং সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা বাঁধের অপূর্ব সৌন্দর্য এ জেলাকে পর্যটনসমৃদ্ধ জেলার খ্যাতি এনে দিয়েছে। ঢাকা থেকে সড়ক ও রেলপথে সিরাজগঞ্জ যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জ নৌ যোগাযোগ নেই বললেই চলে। তবে শাহজাদপুর উপজেলাধীন বাঘাবাড়ীতে একটি নদী বন্দর আছে। চট্টগ্রাম হতে জ্বালানী তেলবাহী জাহাজ বাঘাবাড়ী জ্বালানী তেল ডিপোতে সংরক্ষণ করা হয় এবং সেখান থেকে জেলার জ্বালানী তেলের চাহিদা মিটিয়ে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে জ্বালানী তেল সরবরাহ করা হয়। সিরাজগঞ্জ (যমুনা নদী মানিকগঞ্জ (পদ্মা নদী মুন্সিগঞ্জ(পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদী নারায়নগঞ্জ (শীতলক্ষ্যা নদী ঢাকা (বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ নদী) এই নৌপথে সীমিত আকারে ব্যবসায়ীদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে পণ্য পরিবহন করা হয়। আকাশপথে ঢাকার সাথে সিরাজগঞ্জের কোন যোগাযোগ নেই। তবে বেলকুচি উপজেলায় অবস্থিত খাজা ইউনূস আলী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে একটি হেলিপ্যাড রয়েছে এবং ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জ জেলা সদরসহ সবকটি উপজেলায় হেলিকপ্টার যোগে যাতায়াত করা যায়। ! ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য | ৭০৫ একতা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার ঢাকা ১০০০ দিনাজপুর | ৭৫১ লালমনি এক্সপ্রেস শুক্রবার ঢাকা ২২১০ লালমনিরহাট | ৭৫৩ সিল্কসিটি এক্সপ্রেস রবিবার ঢাকা ১৪৪০ রাজশাহী | ৭৫৭ দ্রুতযান এক্সপ্রেস বুধবার ঢাকা ২০০০ দিনাজপুর | ৭৫৯ পদ্মা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার ঢাকা ২৩১০ রাজশাহী | ৭৬৫ নীলসাগর এক্সপ্রেস সোমবার ঢাকা ০৮০০ চিলাহাটি | ৭৬৯ ধূমকেতু এক্সপ্রেস শনিবার ঢাকা ০৬০০ রাজশাহী | ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস রবিবার ঢাকা ০৯০০ রংপুর | ৭৭৬ সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস শনিবার ঢাকা ১৭০০ সিরাজগঞ্জ বাজার স্টেশন | নাম=বঙ্গবন্ধু সেতু অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=রবীন্দ্র কাছারি বাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=রবীন্দ্র কাছারি বাড়ি উইকিউপাত্ত=Q31724214 | বিবরণ=এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পৈতৃক জমিদার বাড়ি ছিল। কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিভিন্ন শিল্পকর্ম সংগ্রহপূর্বক একে একটি জাদুঘর হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এখানে বসেই রচনা করেন তার বিখ্যাত গ্রন্থ সোনার তরী, বৈষ্ণব কবিতা, দুইপাখি, আকাশের চাঁদ, পুরস্কার, হৃদয়, যমুনা, চিত্রা, চৈতালী, ইত্যাদি, গীতাঞ্জলী কাব্যের কাজও শুরু করেন। যাতে পরবর্তীকালে তিনি নোবেল পুরস্কার পান। পোস্ট মাস্টার গল্পের 'রতন' চরিত্রও শাহজাদপুরে বসেই লেখা। চিত্রা, শীতে ও বসন্তে, নগর সঙ্গীতে এবং চৈত্রালীর ২৮টি কবিতা, ছিন্ন পত্রাবলীর ৩৮টি, পঞ্চভূতের অংশবিশেষ এবং বিসর্জনের নাটক তিনি শাহজাদপুরে বসেই রচনা করেছেন। রবীন্দ্রনাথ ১৮৯০ থেকে ১৮৯৬ সাল পর্যন্ত মোট ৭ বছর এখানে জমিদারির কাজে শাহজাদপুরে অবস্থান করেছেন। | নাম= নবরত্ন মন্দির| অন্য=হাটিকুমরুল নবরত্ন মন্দির ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= মন্দিরটি উল্লাপাড়া উপজেলার হাটিকুমরুল গ্রামে অবস্থিত| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=মন্দিরটি বাংলাদেশের একটি প্রাচীন মন্দির ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। এটি উপজেলার হাটিকুমরুল গ্রামে অবস্থিত। | নাম=পোতাজিয়া নবরত্ন মন্দির অন্য=পোতাজিয়া মন্দির ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=শাহজাদপুর দরগাহ মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=শাহজাদপুর দরগাহ মসজিদ উইকিউপাত্ত=Q31724612 | নাম=বঙ্গবন্ধু যমুনা ইকোপার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড়ে ১২০ একর জায়গার উপরে সিরাজগঞ্জের যমুনা নদী ও বঙ্গবন্ধু সেতুর কোল ঘেঁসে বঙ্গবন্ধু যমুনা ইকোপার্ক অবস্থিত। এটি ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে হরিণ, বেজী, কাঠবিড়ালী, উদবিড়াল, সাপ, গুইসাপ এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখি রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন ধরণের ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছ রয়েছে। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ি ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বংশের আদি পুরুষ নবীর মোহাম্মদ এর পুত্র ফুল মোহাম্মদ চৌধুরী নির্মিত একটি ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পূর্বে ৩০টি থানা নিয়ে গঠিত অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার মুসলমান জমিদারদের মধ্যে ছিল ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বংশের আদি পুরুষ ছিলেন নবীর মোহাম্মদ। তিনি জলপাইগুড়ি থেকে নদীপথে ব্যবসা উপলক্ষে ঘুঘুডাঙ্গার কিছু দূরে পাথর ঘাটায় আসেন এবং বাসাবাড়ী নির্মাণ করে ৫০০টি ধানভাঙ্গা ঢেঁকি স্থাপন করে নদীপথে কলকাতার চিৎপুরেও ধান চাউলের ব্যবসা কেন্দ্র স্থাপন করেন। তার পুত্র ফুল মোহাম্মদ চৌধুরী ক্রমান্বয়ে বহু জমিদারী ক্রয় করেন এবং পাথর ঘাটা হতে ঘুঘুডাঙ্গার জমিদার বাড়ি নির্মাণ করেন। ফুল মোহাম্মদের তিন পুত্র ছিল ওলি মোহাম্মদ চৌধুরী, মোজহর মোহাম্মদ চৌধুরী ও হাজী জমির উদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী। হাজী জমির উদ্দিনের ৫ পুত্রের নাম মহিউদ্দীন আহাম্মদ চৌধুরী, সিরাজ উদ্দীন আহমদ চৌধুরী, এমাজউদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, হাজী আমিনউদ্দীন আহমদ চৌধুরী এবং হাজী রহিমউদ্দীন আহমদ চৌধুরী। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারী এলাকা ছিল ১১টি থানার মধ্যে। এগুলো হচ্ছে- ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারীর বার্ষিক ইজারা ছিল প্রায় ১ লক্ষ টাকা। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারী এলাকায় ছিল ৪১ টি তহশিল অফিস এবং প্রায় ৮০জন বরকন্দাজ, পেয়াদা। দিনাজপুর শহরের বড় ময়দানের পূর্ব পার্শ্বে ঈদগাহ বস্তী মহল্লায় ২টি প্রাচীন কুটিবাড়ী সহ এক বিরাট এলাকা এ জমিদার পরিবারের সম্পত্তি ছিল।১৯৪৭সালে দেশ বিভাগের পর ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারীর বেশীর ভাগ এলাকা ভারতের অর্ন্তভূক্ত হয়। দেশ বিভাগের পর পরই দিনাজপুর জেলা প্রশাসন জরুরি শাসন কার্য পরিচালনার নিমিত্তে ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারী হতে কিছু টাকা কর্জ হিসাবে গ্রহণ করেন বলে জানা যায়। পরবর্তীতে অবশ্য এ টাকা পরিশোধ করা হয়। পঞ্চাশের দশকে জমিদারী উচ্ছেদ আইনের ফলে এ পরিবারের আর্থিক স্বচ্ছলতার ক্রমাবনতি ঘটে।১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চ রাত্রিতে গণহত্যা শুরুর কয়েকদিন পর দিনাজপুরের বাঙ্গালী, আর্মি, ইপিআর, পুলিশ সহ মুক্তি বাহিনীল প্রায় ১৫০০সদস্য, ২২পি যানবাহন ও প্রচুর অস্ত্রসহ ঘুঘুডাঙ্গা গ্রামে ক্যাম্পে স্থাপন করে। এছাড়া দিনাজপুর শহরের সরকারি ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের বহু কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষ পাক আর্মির অত্যাচারের ভয়ে ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ীতে আশ্রয় গ্রহণ করে। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার পরিবারের সদস্যদের সাহায্য সহযোগিতায় এ বিপুল সংখ্যক মুক্তিবাহিনী, কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষের কয়েকদিন যাবত আহার বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়। পাক সৈন্যগন ঘুঘুডাঙ্গা অভিমুখে অগ্রসর হলে জমিদার পরিবারের সদস্যসহ সাধারণ মানুসগণ ঘুঘুডাঙ্গা পরিত্যাগ করে ভারতীয় এলাকায় আশ্রয় গ্রহণ করে। হানাদার পাকা সৈন্যরা মুক্তি ফৌজকে আশ্রয় ও সাহায্য সহযোগিতা দানের কারণে ঐতিহাসিক ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ীতে বোম সেলের আঘাতে সম্পূর্ণ রূপে ধ্বংস করে। বাংলাদেশ মুক্ত হওয়ার পর জমিদার পরিবারের সদস্যরা দেশে ফেরত আসেন। জমিদার বাড়ি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হওয়ায় তারা ক্রমে দিনাজপুর শহরের ঈদগাহবস্থী মহল্লায় তাঁদের নিজস্ব জায়গায় বাড়ীঘর নির্মাণ করেন।১৯৭১ সালে মুক্তি যুদ্ধ শুরু হবার পূর্বেও ঘুঘুডাঙ্গা এষ্টেটে দুর্লভ সামগ্রীর মধ্যে ছিল একটি সোনার চেয়ার দেশের জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে, ১০১ ভরি ওজনের সোনার একটি কৃত্তিম কইমাছ,রূপার বাটযুক্ত একটি সুদর্শন ছাতা, রূপার বাট নির্মিত একটি বিরাট হাত পাখা ৪টি রৌপ্য নির্মিত্ত আসা (লাঠি) ইত্যাদি। এ ছাড়া বড় বড় ভোজ সভার রান্নার নিমিত্তে ১৩/১৪টি বিরাট তামার ডেকটি, বিরাট সামিয়ানা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ছিল, যা এককালে দিনাজপুর শহরেরর গন্যমান্য ব্যক্তিগণ বিবাহ বা অন্যান্য ভোজসভার রান্নাবান্নার জন্য ঘুঘুডাঙ্গা থেকে নিয়ে আসতেন। কারণ স্বাধীনতার পূর্বে দিনাজপুর শহরে কোন ডেকরেটরের দোকান ছিল না। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় হানাদার পাক বাহিনী ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ি ধ্বংসের সময় এ সব দূর্লভ সামগ্রী লুট হয়। ঢাকা থেকে বাস এবং ট্রেনে দিনাজপুর যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। সাধারণত ঢাকার গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলো ছেড়ে যায়। ঢাকা থেকে বাস কিংবা ট্রেনে করে দিনাজপুর যাওয়া যায়। ঢাকার গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলি ছেড়ে যায়। বাস সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে নাবিল পরিবহন, এস আর ট্রাভেলস, এস এ পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ,কেয়া পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন ইত্যাদি। এছাড়া রাজধানীর উত্তরা থেকে বেশকিছু বাস দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে আন্তঃনগর দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেন দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে সন্ধ্যা ৭ টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে যায়। অন্য আন্তঃনগর ট্রেন একতা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে। একতা এবং দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেন যথাক্রমে মঙ্গল ও বুধবার বন্ধ থাকে। দিনাজপুর থেকে অটোরিক্সা ভাড়া করে সহজেই দেখতে যেতে পারবেন, এটি দিনাজপুর শহর থেকে মাত্র ৬ মাইল দক্ষিনে কোতয়ালী থানার আউলিয়াপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। দিনাজপুর শহরে ভাল মানের হোটেলে থাকতে চাইলে পর্যটন মোটেলে থাকা যাবে। সাধারণ মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে হোটেল ডায়মন্ড, নিউ হোটেল, হোটেল আল রশিদ, হোটেল রেহানা, হোটেল নবীন, ইত্যাদি। এছাড়া রামসাগরে অবস্থিত স্থানীয় বন বিভাগের বাংলোতে অনুমতি নিয়ে থাকতে পারেন। উইকিভ্রমণের একটি পৃষ্ঠা সম্পাদনা করা খুবই সহজ। যদি আপনি উইকিপিডিয়ায় সম্পাদনা করে অভ্যস্ত থাকেন তবে নতুন কিছু বলার নেই, তবে উইকিভ্রমণে যদি আপনি সর্বপ্রথম প্রবেশ করে থাকেন তবে এই সহায়িকা আপনার কাজে লাগবে। * নতুন নিবন্ধ শুরু করার আগে দেখে নিন এই বিষয়ের কোনো নিবন্ধ ইতোমধ্যে শুরু করা হয়েছে কি না। বাঁয়ের অনুসন্ধান বাক্সে নিবন্ধের শিরোনাম লিখে "চলো"-তে ক্লিক করুন। উইকিভ্রমণ যদি কিছু খুঁজে না পায় তবে জানাবে এবং আপনার দেয়া শিরোনামটি একটি লাল রঙের লিংকে দেখতে পাবেন (যা দেখে বোঝা যাবে নিবন্ধটি নেই)। লাল এই লিংকটিতে ক্লিক করলেই নিবন্ধ শুরু করতে পারবেন। * নতুন নিবন্ধ শুরু করা কি আদৌ প্রয়োজন? অনেক সময় নিবন্ধের বিষয়-সংশ্লিষ্ট কোন পুরনো একটি নিবন্ধতেই একটি নতুন পরিচ্ছেদে আপনি বিষয়বস্তু যোগ করতে পারেন। যদি আপনার কাঙ্ক্ষিত বিষয়ের নিবন্ধটি খুঁজে না পান, তবে নিচের ঘরটিতে নতুন নিবন্ধের শিরোনামটি লিখে নিবন্ধ শুরু করুন বোতামে ক্লিক করুন, উইকিভ্রমণ আপনাকে নিবন্ধটি লেখার পাতায় নিয়ে যাবে৷ "নতুন নিবন্ধ শুরু করুন" এ ক্লিক করার মাধ্যমে আপনি এমন এক পৃষ্ঠায় প্রবেশ করবেন যাতে উল্লেখিত শিরোনামের উপর আপনি লিখতে পারবেন। এ ধরণের পৃষ্ঠাকে "সম্পাদনা পৃষ্ঠা" বলা যেতে পারে। একটি নতুন নিবন্ধ তৈরির সময় মনে রাখবেন * আপনি যে শিরোনাম দিয়েছেন তা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ নিবন্ধের শিরোনাম তা ই হবে। বাংলা উইকিভ্রমণের অভ্যর্থনা কমিটিতে আপনাকে স্বাগত অভ্যর্থনা কমিটির সদস্যরা যে সকল নতুন ব্যবহারকারীদের প্রয়োজন অনুসারে সাহায্য ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন এবং উইকিভ্রমণে অবদান রাখার বিভিন্ন পথ দেখিয়ে দেন। এই কমিটিতে যোগদানের জন্য কোন অতিরিক্ত অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। যারা ইচ্ছুক এবং নতুন ব্যবহারকারীদের সাথে ভদ্র ব্যবহার করে তাদের অভ্যর্থনা জানাতে পারবেন তারা যে কোন সময় এই কমিটিতে যোগদান করতে পারেন। আপনি যদি নিজেকে এই কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে নতুন ব্যবহারকারীদের সাহায্য করতে চান তবে ‘সাহায্য করতে আগ্রহী স্বেচ্ছাসেবকগণ’ অংশের নিচে আপনার নাম যোগ করুন। আর আপনি যদি একজন নতুন ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন এবং আপনার কোনো সাহায্য প্রয়োজন হয়, বা আপনার কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে, তবে আপনি সাহায্য করতে আগ্রহী কোনো স্বেচ্ছাসেবককে আপনার প্রশ্নটি করতে পারেন। প্রশ্ন করতে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীর ‘আলাপ’ লিংকে ক্লিক করুন। অভ্যর্থনা কমিটির সদস্যবৃন্দ নতুন ব্যবহারকারীদের স্বাগত বার্তা প্রদান করে থাকে। আপনি কীভাবে সাহায্য করতে পারেন আমাদের প্রধান কাজ হল যারা এখানে নতুন ব্যবহারকারী তাদের শুভেচ্ছা জানানো এবং যারা প্রয়োজনীয় অবদান রাখছেন তাদের সম্পাদনার ব্যাপারে আরও সাহায্য করা। ব্যবহারকারী কি ধ্বংসপ্রবনতাতে সাহায্য করছেন নতুন ব্যবহারকারীদের সাহায্য করতে প্রয়োজনীয় সংস্থান উইকিভ্রমণ:ভূমিকা – উইকিভ্রমণের ভূমিকা পাতা। উইকিভ্রমণ:উইকিভ্রমণের অবদান কোথায় এবং কিভাবে সম্পাদনা করতে পারেন সে বিষয়ক উইকিভ্রমণের প্রধান ভূমিকা। উইকিভ্রমণ:টিউটোরিয়াল – উইকিভ্রমণ সম্পাদনা টিউটোরিয়াল। উইকিভ্রমণ:প্রশ্ন – "কোথায় আপনার প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবেন" তার নির্দেশিকা। উইকিভ্রমণ:প্রাজিপ্র – সর্বাধিক সাধারণ প্রশ্নের দ্রুত উত্তর। উইকিভ্রমণ:নতুন অবদানকারীর সাহায্য পাতা – নতুন ব্যবহপারকারী এখানে প্রশ্ন করতে এবং স্বেচ্ছাসেবকদের কাছ থেকে উত্তর পেতে পারেন। উইকিভ্রমণ:সাহায্যকেন্দ্র – এখানে স্বেচ্ছাসেবকরা কিভাবে উইকিভ্রমণ ব্যবহার করতে পারেন সে বিষয়ে প্রশ্নের উত্তর পেতে পারেন। উইকিভ্রমণ:আপনার প্রথম ভ্রমণ নিবন্ধ – একটি ভাল প্রথম নিবন্ধ তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কিত তথ্য। উইকিভ্রমণ:ভ্রমণ পিপাসুদের আড্ডা নতুন ব্যবহারকারীদের স্বাগত জানাতে এবং পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করার স্থান। আমাদের সদস্য তালিকায় নিজেকে যুক্ত করুন অভ্যর্থনা কমিটির একজন সদস্য হতে, দয়াকরে দেখুন উইকিভ্রমণ:অভ্যর্থনা কমিটি/সদস্যবৃন্দ । এই পাতাটি অসম্পূর্ণ আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারণ করে উইকিভ্রমণকে সাহায্য করতে পারেন । উইকিভ্রমণ সংগঠন বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত পাতাসমূহ তালিকাটি অ → হ (বাংলা) এবং A → Z ইংরেজি অনুযায়ী নামের তালিকাটি সাজানো হয়েছে । বিশেষ দ্রষ্টব্য: নিজের নাম বর্ণানুক্রমিকভাবে তালিকাবদ্ধ করুন। সাতকানিয়া ইউনিয়ন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলা]]র সাতকানিয়া উপজেলা]]র অন্তর্গত একটি ইউনিয়ন। সাতকানিয়ার দক্ষিণাংশে অত্র ইউনিয়নের অবস্থান। উপজেলা সদর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার। ব্রিটিশ শাসনামলে প্রশাসনিক ও বিচার কাজের স্বার্থে এই এলাকায় আদালত ভবন স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে বর্তমানে অবস্থিত আদালত ভবনের নামে ৭ কানি ভূমি (২৮০ শতক) পেঠান নামক জনৈক জমিদার সরকারের অনুকূলে হস্তান্তর/দান করায় তৎসময় হতে এ উপজেলার নামকরণ সাতকানিয়া হয় মর্মে জনশ্রুতি আছে। সড়ক পথে সাতকানিয়া ইউনিয়নে যাওয়ার জন্য প্রথমে চট্টগ্রাম শহরের বহর্দ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে সরাসরি কক্সবাজার গামী বাস যোগে কেরানীহাট যাওয়ার পর সেখান থেকে সিএনজি যোগে সরাসরি সাতকানিয়া ইউনিয়নে যাওয়া যাবে। অথবা চট্টগ্রাম শহরের নিউ মার্কেট এলাকা থেকে মাইক্রো বাস হয়ে সরাসরি কেরানীহাট বা ডলুব্রীজ হয়ে সাতকানিয়া ইউনিয়নে যাওয়া যাবে। রেল পথে সাতকানিয়া ইউনিয়নে যাওয়ার জন্য চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন হতে দোহাজারীগামী রেলে করে দোহাজারী যেতে পারেন এবং সেখান থেকে সরাসরি সিএনজি বা অটোরিকশা করে সাতকানিয়া ইউনিয়নে যাওয়া যাবে। উল্লেখ্য, বর্তমানে সরাসরি সাতকানিয়া ইউনিয়ন হয়ে কক্সবাজার যাওয়ার জন্য রেলপথ নির্মাণের কাজ চলছে। * করইয়া নগর আকবর দীঘি সাতকানিয়া ইউনিয়নের যেকোনো রেস্টুরেন্টে সুলভ মূ্ল্যে খেতে পারবেন। সাতকানিয়া ইউনিয়নের যেকোনো হোটেলে রাত্রি যাপন করতে পারবেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এখানে তাদের ইংরেজিকৃত বা অ্যাংলাইজড এবং রুশ সিরিলিক নামের সাথে নয়টি রুশ শহরের নাম দেয়া হল: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: টাইগার হিল শহর থেকে কিছুটা দূরে পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত এই টাইগার হিল পয়েন্ট। বাতাসিয়া লুপ টাইগার হিলে যাবার পথেই পরবে অপরূপ সুন্দর এর জায়গাটি।এখানেই দার্জিলিং এর টয় ট্রেন ৩৬০ ডিগ্রীতে ঘুরে আবার ঘুম ষ্টেশনের দিকে যায়। রক গার্ডেন শহর থেকে প্রায় তিন হাজার ফুট নিচে নেমে যেতে হবে এই বাহারি ঝর্নার বাগান দেখতে হলে। ঝর্নার প্রতিটা স্টেপ দেখার জন্য আছে সুন্দর পথ ও সিঁড়ির ব্যবস্থা। চারপাশে ঘন গাছগাছালি পরিবেষ্টিত লম্বাটে চৌকোণা আকৃতির দিঘীটির তলভাগে কোন রহস্যজনক কারণে অসংখ্য ছোটবড় নিকষ কালো রঙের অমসৃণ শিলাখণ্ড বিদ্যমান। দৃশ্যত(পরীক্ষিত নয়)এই পাথরগুলো উল্কাপিণ্ডের সাথে হুবহু সামঞ্জস্যপূর্ণ। হয়তো এই পাথরগুলোর প্রভাবেই এর পানি কাঁচের ন্যায় এতটাই স্বচ্ছ যে অনেক গভীরের তলদেশ পর্যন্ত স্পষ্টত দেখা যায়। এই দিঘীর পানিতে বিভিন্ন রকম মাছ থাকা স্বত্বেও আশ্চর্যজনক ভাবে লক্ষ্যনিয় বিষয় যে এতে কোনও ধরনের কচুরিপানা, জলজুদ্ভিদ, সাধারণ কীটপতঙ্গ বা জোঁকব্যাঙ একেবারেই টিকে থাকতে পারেনা। তাছারাও স্থানীয় জনগণের পরীক্ষিত বিষয় হিসেবে এটাও স্বীকৃত যে এই দিঘীতে কয়েকবার গোসল করলে সাধারণ পাছড়া বা চর্মরোগ সেরে যায়। কিন্তু এসবের কারন নিরূপণে স্মরণকাল যাবত “অলির কেরামত” বলে প্রচলিত একটা লোকশ্রুতি ব্যতীত বিজ্ঞানভিত্তিক কোন পরীক্ষা নিরীক্ষা হয়েছে বলে জানা যায়নি। আবহমান কাল থেকে প্রচলিত লোকশ্রুতি বা স্থানীয়দের লালিত কিংবদন্তি যে, অত্র বিজন স্থানে একটি সুপেয় জলাশয়ের জন্য আল্লাহ্‌র কাছে অলী সৈয়দ গোয়াসের মদদ প্রার্থনার প্রেক্ষিতে আকাশ আলোকিত করে নেমে আসা ফেরেশতাদের দ্বারা এক রাতেই এই দিঘি সৃষ্টি হয়েছে। একারনেই সৃষ্টির পর থেকে কখনও এ দিঘীকে সংস্কার কিংবা পুনঃখননের প্রয়োজন হয়নি, কালক্রমে নিজে থেকেই এটা গভীরতা প্রাপ্ত হয়। ঢাকা থেকে সড়কপথে হবিগঞ্জের দূরত্ব ১৭৯ কি.মি রেলপথে দূরত্ব ২৪২ কি.মি.। সময় লাগে সাড়ে তিন থকে চার ঘণ্টা। শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে হবিগঞ্জ জেলাশহরের পথে ধুলিয়াখাল নামক স্থান থেকে হাতের ডান দিকে প্রায় দুই কি.মি. সড়ক পথে এগুনোর পর খোয়াই নদীর সেতু পেরিয়েই ঐতিহাসিক মশাজান গ্রামের তুড়ন দর্শনার্থীকে স্বাগত জানায়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: গুলিয়াখালী সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলা]]য় নদীর মোহনায় অবস্থিত। এটি মুরাদপুর বীচ নামেও পরিচিত। সীতাকুণ্ডের সীতাকুণ্ড বাজার থেকে ৫ কিলোমিটার দূরত্বে এটি অবস্থিত। প্রকৃতি ও গঠনগত দিক থেকে এটি অন্যান্য সমুদ্র সৈকত থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এর একদিকে দিগন্ত জোড়া জলরাশি, অন্যদিকে আছে কেওড়া বন। কেওড়া বনের মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া খালের চারদিকে কেওড়া গাছের শ্বাসমূল দেখা যায়। এই বন সমুদ্রের অনেকটা গভীর পর্যন্ত চলে গেছে। এর পরিবেশ সোয়াম্প ফরেস্ট ও ম্যানগ্রোভ বনের মত। সৈকত জুড়ে সবুজ গালিচার বিস্তীর্ণ ঘাস একে অন্যান্য সমুদ্র সৈকত থেকে করেছে অনন্য। এই সবুজের মাঝ দিয়েে এঁকে বেঁকে গেছে সরু নালা। নালাগুলো জোয়ারের সময় পানিতে ভরে উঠে। পাখি, ঢেউ আর বাতাসের মিতালীর অনন্য অবস্থান দেখা যায় এই সমুদ্র সৈকতে। চট্টগ্রামের অলংকার মোড়, এঁকে খান মোড়, কদমতলী থেকে সীতাকুণ্ড যাওয়ার বাস ও টেক্সি পাওয়া যায়। চট্টগ্রাম শহরের বটতলী রেলস্টেশন থেকে রেলযোগে সীতাকুণ্ড যাওয়া যায়। বাস বা রেলযোগে সীতাকুণ্ড যাবার পর সীতাকুণ্ড বাসস্ট্যান্ড ব্রিজের নিচে থেকে সরাসরি সিএনজি বা অটো যোগে গুলিয়াখালী বিচের বাঁধ পর্যন্ত চলে যেতে হবে। এতে জনপ্রতি অটো ভাড়া লাগবে ৩০ টাকা, রিজার্ভ নিলে লাগবে ১২০-১৫০ টাকা। সৈকতে খাওয়ার তেমন কোন ব্যবস্থা নেই। প্রয়োজনীয় খাবার সীতাকুণ্ড বাজার থেকে নিয়ে নিতে হবে। সৈকতের কাছে থাকার জন্য কোন আবাসন ব্যবস্থা নেই। সীতাকুণ্ড বাজারে কিছু আবাসিক হোটেল আছে, যেখানে রাত্রিযাপন করতে পারবেন। তবে ভালো কোথাও থাকতে চাইলে আপনাকে চট্টগ্রামে চলে যেতে হবে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: হিমাচল প্রদেশে বারোটি জেলা আছে: উল্লেখযোগ্য দশটি শহরের নাম দেওয়া হয়েছে। mdash; রাজ্য রাজধানী এবং ব্রিটিশ সময়ের রাজ্যের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী ছিল। mdash; বিলাসপুর জেলার সদর দপ্তর। মানালি যাওয়ার পথে হিমাচল প্রদেশের প্রথম শহর এটি। mdash; একটি ছোট্ট শহর যেখানে বিশাল তিব্বত সম্প্রদায়ের বাস এবং বেশ কয়েকটি বৌদ্ধ বিহারও রয়েছে। মেরিন ড্রাইভ কক্সবাজার ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক, যা বঙ্গোপসাগর এর পাশ দিয়ে কক্সবাজারের কলাতলী সৈকত থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত। এটি বর্তমানে পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ সড়ক। এর এক দিকে রয়েছে সমুদ্র সৈকত অন্যদিকে সবুজ পাহাড়। মেরিন ড্রাইভের আশেপাশে বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্থানগুলি হলো: | নাম হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান উইকিউপাত্ত=Q34360466 | নাম ইনানী সমুদ্র সৈকত অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=ইনানী সমুদ্র সৈকত উইকিউপাত্ত=Q6013546 | বিবরণ=ইনানী সমুদ্র সৈকত একটি প্রবালগঠিত সমুদ্রসৈকত। পশ্চিমে সমুদ্র আর পূর্বে পাহাড়ের এক অপূর্ব সৌন্দর্য সহজেই পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন দরিয়ানগর ও হিমছড়ি এই দুই জায়গায় আছে প্যরাসেইলিং করার সুবিধা। দরিয়ানগরে ‘স্যাটেলাইট ভিশন’ এবং হিমছড়িতে ‘ফানফেস্ট’ নামে একই মালিকানাধীন দুটি প্রতিষ্ঠান এটি পরিচালনা করে। ১৫শ টাকার নরমাল রাইডে রয়েছে শুধুই ওড়ার সুযোগ। ২ হাজার টাকার সুপার রাইডে উড়তে উড়তে একবার সাগরের মধ্যে পা ভিজিয়ে আবার উপরে ওঠে। আর ২৫শ টাকার সুপার-ডুপার রাইডে পা ভেজানো যায় দুই বার। এছাড়া অন্যান্য ‘বিচ অ্যাটিভিটিস’ এর ব্যবস্থা আছে এই দুই জায়গায়। মূলত নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি এই সেবা পাওয়া যায়। রাত্রিযাপনের জন্য কক্সবাজারে অনেক হোটেল মোটেল বা কটেজ রয়েছে। এছাড়া মেরিন ড্রাইভের পাশ দিয়ে বেশ কিছু ভালো মানের হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে। বকখালি হল ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের ভ্রমণ মানচিত্রের অন্যতম সমুদ্র সৈকত। পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম জেলা দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার দক্ষিণ প্রান্তের সমুদ্র উপকূলে ঝাউগাছের বনানীবেষ্টিত বকখালির সাগরতট ভ্রমণপিপাসুদের বরাবরই আকর্ষণীয়। যে সমস্ত পর্যটক খুব ঘিঞ্জি জনবহুল সমুদ্র সৈকত পছন্দ করেননা, অথচ সাগরের ঢেউয়ের ডাকে সাড়া দিতে নির্জনতার মধ্যে অগভীর জলরাশিতে গা ভাসাতে চান, তাদের কাছে স্বর্গরাজ্য হল বকখালির মনোরম শোভামণ্ডিত বিস্তৃত তটভূমি! বকখালির ট্যুরিস্ট লজ ছাড়িয়ে খানিকটা দক্ষিণমুখে ঝাউবনের ভিতর দিয়ে এগিয়ে গেলেই বঙ্গোপসাগরের উত্থিত ঢেউরাশির অস্ফুট গর্জন শুনতে শুনতে চটান সাগরবেলায় হাজির হয়ে যাবেন। যেখানে নিরন্তর আছড়ে পড়ছে ছোটো-বড়ো ঢেউ, যারা আপনার সঙ্গে খেলা করার জন্যে এগিয়ে এসেই বালিয়াড়িতে মিলিয়ে যাচ্ছে। ঢেউ মিলিয়ে যাওয়ার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ছোটো ছোটো লাল কাঁকড়াগুলো গর্তের মুখে এসে জুল জুল করে দেখছে কে এল নতুন অতিথি! * কলকাতার শিয়ালদহ স্টেশন থেকে 'নামখানা লোকাল' ট্রেনে প্রান্তিক স্টেশন নামখানা। নামখানা থেকে বোটে খেয়া পার হয়ে বাসে বকখালি। * কলকাতা থেকে সরকারি এবং বেসরকারি বাসে নামখানা। নামখানা থেকে বোটে খেয়া পার হয়ে বাসে বকখালি। * নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে ডায়মন্ডহারবার রোড ধরে আমতলা, ডায়মন্ডহারবার, কাকদ্বীপ হয়ে নামখানা। নামখানায় ভেসেলে গাড়ি পার করে সোজা বকখালি। * বকখালি ট্যুরিস্ট লজের বুকিং কলকাতার ট্যুরিস্ট ব্যুরো, বিবাদী বাগ (পূর্ব) কলকাতা-৭০০০০১ থেকে করা যায়। * বকখালিতে থাকা এবং খাওয়ার অনেক হোটেল আছে। অন্যান্য খাবারের মধ্যে সমুদ্রের নানা রকম মাছের পদ তো লোভনীয় ব্যাপার! জেলা শহর খুলনা]]র সঙ্গে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যবস্থা আছে। উপজেলা সদরে থাকার জন্যে কিছু মাঝারি মানের হোটেল আছে। মুজিবনগর পূর্বনাম: বৈদ্যনাথতলা) মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত এটি একটি ঐতিহাসিক স্থান। বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকারের রাজধানী ছিল এখানে। এখানেই তৎকালীন বৈদ্যনাথতলা বর্তমান মুজিবনগরের আম্রকাননে ১৭ এপ্রিল সরকারের মন্ত্রী পরিষদ শপথ নিয়েছিল। বাংলাদেশের প্রথম রাজধানীর ঐতিহ্য ধরে রাখতে এখানে গড়ে তোলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার যে স্থানে শপথ গ্রহণ করে ঠিক সেই স্থানে ২৪ ফুট দীর্ঘ ও ১৪ ফুট প্রশস্ত সিরামিকের ইট দিয়ে একটি আয়তকার লাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। যা মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের ভিতরে মাঝখানে। স্মৃতিসৌধটি ২৩ টি ত্রিভূজাকৃতি দেয়ালের সমন্বয়ে গঠিত। যা বৃত্তাকার উপায়ে সারিবদ্ধভাবে সাজানো রয়েছে। ২৩ টি দেয়াল [আগস্ট ১৯৪৭] থেকে [মার্চ ১৯৭১ এই ২৩ বছরের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। প্রথম দেয়ালটির উচ্চতা ৯ ফুট ৯ ইঞ্চি এবং দৈর্ঘ্য ২০ ফুট। পরবর্তী প্রতিটি দেয়ালকে ক্রমান্বয়ে দৈর্ঘ্য ১ ফুট ও উচ্চতা ৯ ইঞ্চি করে বাড়ানো হয়েছে। যা দ্বারা বুঝানো হয়েছে বাংলাদেশ তার স্বাধীনতার জন্য ৯ মাস ধরে যুদ্ধ করেছিল। শেষ দেয়ালের উচ্চতা ২৫ ফুট ৬ ইঞ্চি ও দৈর্ঘ্য ৪২ ফুট। প্রতিটি দেয়ালের ফাঁকে অসংখ্য ছিদ্র আছে যেগুলোকে পাকিস্থানি শাসক গোষ্ঠীর অত্যাচারের চিহ্ন হিসেবে প্রদর্শন করা হয়েছে। স্মৃতিসৌধটির ভূমি থেকে ২ ফুট ৬ ইঞ্চি উঁচু বেদীতে অসংখ্য গোলাকার বৃত্ত রয়েছে যা দ্বারা ১ লক্ষ বুদ্ধিজীবির খুলিকে বোঝানো হয়েছে। স্মৃতিসৌধের ভূমি থেকে ৩ ফুট উচ্চতার বেদীতে অসংখ্য পাথর রয়েছে যা দ্বারা ৩০ লক্ষ শহীদ ও মা-বোনের সম্মানের প্রতি ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতা ও স্মৃতিচারণা প্রকাশ করা হয়েছে। পাথরগুলো মাঝখানে ১৯টি রেখা দ্বারা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্থানের ১৯টি জেলাকে বুঝানো হয়েছে। স্মৃতিসৌধের বেদীতে আরোহণের জন্য ১১টি সিঁড়ি রয়েছে। যা দ্বারা মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে সমগ্র বাংলাদেশকে যে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছিল তা বুঝানো হয়েছে। স্মৃতিসৌধের উত্তর পাশের আম বাগান ঘেঁষা স্থানটিতে মোজাইক করা আছে তার দ্বারা বঙ্গোপসাগর বোঝানো হয়েছে। বঙ্গোপসাগর যদিও বাংলাদেশের দক্ষিণে, কিন্তু শপথ গ্রহণের মঞ্চটির সাথে স্মৃতিসৌধের সামঞ্জস্য রক্ষার জন্য এখানে এটিকে উত্তর দিকে স্থান দেয়া হয়েছে। স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের রাস্তাটি মূল স্মৃতিসৌধের রক্তের সাগর নামক ঢালকে স্পর্শ করেছে। এখানে রাস্তাটি ভাষা আন্দোলনের প্রতীকী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। স্মৃতিসৌধের পশ্চিম পাশে প্রথম দেয়ালের পাশ দিয়ে শহীদের রক্তের প্রবাহ তৈরি করা হয়েছে যাকে রক্তের সাগর বলা হয়। সাড়ে সাত কোটি ঐক্যবদ্ধ জনতা লাল মঞ্চ থেকে যে ২৩টি দেয়াল তৈরি করা হয়েছে তার ফাঁকে অসংখ্য নুরি-পাথর দ্বারা মোজাইক করে লাগানো হয়েছে। যা দিয়ে ১৯৭১ সালের সাড়ে সাত কোটি ঐক্যবদ্ধ জনতাকে প্রতীক আকারে উপস্থাপন করা হয়েছে। মেহেরপুর জেলা সদর থেকে সড়ক পথে মুজিবনগর আম্রকাননের দূরত্ব ১৮ কি: মি:। বাস, স্থানীয় যান টেম্পু/লছিমন/করিমন এর সাহায্যে ৩০ মি: সময়ে ঐতিহাসিক আম্রকাননে পৌছানো যায়। মেহেরপুর সদর হতে বাস ভাড়া ২৫-৩০ টাকা এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা জেলা হয়ে মেহেরপুর আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে মেহেরপুর জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। নন এসি বাসের ভাড়া ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা এবং এসি বাসের ক্ষেত্রে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া রাজশাহী থেকে মেহেরপুর জেলার সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। গোল্ডেন স্টার এবং আশার প্রদীপ পরিবহন নামের দুইটি বাস সার্ভিস চালু আছে। গোল্ডেন স্টার পরিবহন রাজশাহীর ভদ্রার মোড় থেকে সকাল সাড়ে সাতটায় এবং আশার প্রদীপ পরিবহন বিকাল সাড়ে পাচটায় বাস ছাড়ে। এছাড়া বিআরটিসির বাস সার্ভিস চালু আছে যা রুয়েট গেটের নিকট থেকে দুপুরে মেহেরপুরের উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে আসে। ভাড়া ৩৫০ টাকা। বরিশাল থেকে আলসানি-বরিশাল ডিলাক্স নামের বাস সার্ভিস চালু আছে। বাগেরহাট থেকে খুলনা, যশোর, ঝিনাইদহ হয়ে মাছরাঙ্গা ট্রাভেলস নামের বাস সার্ভিস চালু আছে। বাগেরহাট থেকে বাসটি দুপুর ২ঃ৩০ এ মেহেরপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। খুলনা থেকে আর এ পরিবহন নামের একটি বাস সার্ভিস চালু আছে। ভাড়া ২২০ টাকা। মেহেরপুর জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ পর্যটন করপোর্রেশনের হোটেলে আবাসনের সুব্যবস্থা আছে। এ ছাড়া জেলা পরিষদের স্থাপিত  ডাকবাংলোয় ৩টি ভিআই পি কক্ষে আবাসনের ব্যবস্থা আছে। গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন জাতীয় উদ্যান, যুক্তরাষ্ট্র}} | region2items বাহামা দ্বীপপুঞ্জ কিউবা জ্যামাইকা পুয়ের্তো রিকো হাইতি ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র লেসার অ্যান্টিলিস ইত্যাদি | region3items বেলিজ কোস্টা রিকা এল সালভাদোর গুয়াতেমালা হন্ডুরাস নিকারাগুয়া এবং পানামা]] হাভানা — কিউবার রাজধানী, চুরুট, হিস্প্যানিক-ক্যারিবীয় সংস্কৃতি এবং নৈশকালীন জীবনের জন্য বিখ্যাত। কিংসটন — আফ্রো-ক্যারিবীয় সংস্কৃতির কেন্দ্র। মেক্সিকো সিটি — মেক্সিকোর রাজধানী, বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম শহরটিতে রয়েছে প্রচুর জাদুঘর ও শতাব্দী প্রাচীন স্থাপত্য। নিউইয়র্ক সিটি — উত্তর আমেরিকার বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। * পানামা সিটি — পানামার রাজধানী, দুই মহাদেশের মাঝখানে অবস্থিত এক বন্ধুসুলভ শহর। * টরেন্টো — কানাডার বৃহত্তম শহর। * বান্ফ জাতীয় উদ্যান — কানাডার প্রথম এবং অন্যতম বৃহত্তম জাতীয় উদ্যান। * চিচেন ইৎজা — মেক্সিকোর ইয়ুকাতান পেনিনসুলার বৃহত্তম প্রাক-কলাম্বিয় মায়া সভ্যতার প্রত্নতাত্ত্বিক শহর। * কর্কোভাডো জাতীয় উদ্যান — কোস্টারিকার জৈবিকভাবে সংবেদনশীল জাতীয় উদ্যান। * গ্রান্ড ক্যানিয়ন — কয়েক লক্ষ বছর ধরে তৈরী হওয়া অ্যারিজোনার অবস্থিত বিশাল উপত্যকা। * নায়াগ্রা জলপ্রপাত — যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সীমান্তের মাঝে তিনটি জলপ্রপাত। * টিওটিহুয়াকান — 'ইশ্বরের শহর এখানে রয়েছে বৃহত্তম কয়েকটি প্রাচীন পিরামিড। * তিকাল — গুয়েতমালার একটি প্রত্নস্থল, অন্যতম বৃহত্তম এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রাচীন মায়া শহর। * ওয়াল্ট ডিজনি ওয়ার্ল্ড — ফ্লোরিডার অরলান্ডোতে অবস্থিত ডিজনির থিম পার্ক। * ইয়েলোস্টোন জাতীয় উদ্যান — বিশ্বের প্রথম জাতীয় উদ্যান। ঢাকার গাবতলী থেকে ঝিনাইদহ যাবার বাস পাওয়া যায়। বাসগুলির মধ্যে রয়েছে: রয়েল, জেআর, সোনার তরী, চুয়াডাঙ্গা ডিলাক্স, এসবি। বাস ভাড়া নন এসি ৳৪৫০ ও এসি ৳৬০০। এখানে সরাসরি ট্রেনের সুবিধা নেই। | নাম=মিয়ার দালান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=জোড়বাংলা মসজিদ অন্য=জোড় বাংলা ঢিবি ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=জোড় বাংলা ঢিবি উইকিউপাত্ত=Q31724454 | নাম=গণিতবিদ কালিপদ বসুর বাড়ি| অন্য=কে পি বসুর বাড়ি ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=ঢোল সমুদ্র দীঘি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=খালিশপুর নীলকুঠি অন্য=খালিশপুর নীলকুঠি ভবন ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=খালিশপুর নীলকুঠি ভবন উইকিউপাত্ত=Q27215274 | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=নলডাঙ্গা জমিদার বাড়ি অন্য=নলডাঙ্গা জমিদার রাজবাড়ী ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=নলডাঙ্গা জমিদার বাড়ি উইকিউপাত্ত=Q97383833 | নাম=শৈলকুপা জমিদার বাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=শৈলকুপা জমিদার বাড়ি উইকিউপাত্ত=Q64859322 | নাম=গোরার মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে বারোবাজার ইউনিয়নের বেলাট দৌলতপুর গ্রামে অবস্থিত। | নাম= শৈলকূপা শাহী মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= * হোটেল ড্রীম ইন্টারন্যাশনাল (ননএসি ৳৭০০, এসি ৳১৫০০) সড়ক পথে ঢাকা হতে গাইবান্ধার দূরত্ব ২৭০ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে গাইবান্ধা রেল স্টেশনের দূরত্ব ৪৮০ কিলোমিটার। জেলাটি বিভাগীয় শহর রংপুর হতে ৪০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। * এস আর ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭১১-৩৯৪ ৮০১ (গাবতলি ৮৮০১৫৫২-৩১৫ ৩১৮ (উত্তরা); * শাহ ফতেহ আলী এক্সপ্রেস, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৩-২২১ ০৮৫ (মহাখালি ০১১৯৩-২২১ ০৮৪ (উত্তরা); * আল হামরা ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭২১-৮০২ ০৩১ (গাবতলি)। * ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ অনেক পূর্ব হতেই গাইবান্ধা জেলায় রেলপথ রয়েছে; এই জেলায় রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ৫৬ কিলোমিটার (প্রায় ৫২ মাইল)। গাইবান্ধা জেলার রেলস্টেশনগুলি হচ্ছে বামনডাঙ্গা, নলডাঙ্গা, কামারপাড়া, কুপতলা, গাইবান্ধা, ত্রিমোহিনী, বালাসীঘাট রেলওয়ে ফেরী স্টেশন, বাদিয়াখালী, বোনারপাড়া জংশন, মহিমাগঞ্জ, ভরতখালী, ফুলছড়ি, তিস্তামুখ ঘাট রেলওয়ে স্টেশন। * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে গাইবান্ধা আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; গাইবান্ধায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে গাইবান্ধায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। | নাম=বর্ধনকুঠি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বিরাট রাজার ঢিবি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= গোবিন্দগঞ্জ| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=বিরাট রাজার ঢিবি উইকিউপাত্ত=Q27044945 | নাম= নলডাঙ্গা জমিদার বাড়ী| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=নলডাঙ্গা জমিদার বাড়ি, গাইবান্ধা উইকিউপাত্ত=Q113375675 শাহ্ সুলতান গাজীর মসজিদ মীরের বাগান; ভরতখালী কাষ্ঠ মন্দির কালি মন্দির); * শিবরাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সুন্দরগঞ্জ; * ভবানীগঞ্জ পোষ্ট অফিস ফুলছড়ি; | নাম=শাহসুলতান গাজীর মসজিদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=গাইবান্ধা জেলা বাসস্ট্যান্ড হতে অটোরিক্সা, রিক্সা অথবা সি.এন.জি. যোগে যাওয়া যায় | বিবরণ=মসজিদ গাত্রের শিলা লিপি থেকে পাওয়া তথ্য মতে ১৩০৮ইং সালে সৈয়দ ওয়াজেদ আলী নামক এক ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব এ মসজিদ আবিষ্কার করে সংস্কার করেন। পরবর্তীতে শাহ্ সুলতান নামক এক ধর্মযোদ্ধার নাম এর সাথে জড়িয়ে যায়। তাঁর নামেই এ মসজিদ পরিচিতি পায়। এছাড়াও এই মসজিদের পাশেই শাহ্ সুলতান গাজীর মাজার অবস্থিত। | নাম=রংপুর সুগার মিলস্ লিমিটেড, গোবিন্দগঞ্জ অন্য=রংপুর চিনি কল লিমিটেড ইউআরএল ইমেইল= ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। গাইবান্ধায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, গাইবান্ধা, মোবাইল ৮৮০১৭৬২-৬৯৫ ০৫৫; | ফোন ৮৮ ০৫৪১ ৫১৩৯৯ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালীবাড়ী বাংলাদেশের নরসিংদী জেলা]]য় অবস্থিত হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম পূণ্যতীর্থ ক্ষেত্র। ঢাকা সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর ভেলানগর বাসস্ট্যান্ড থেকে আধা কিলোমিটার পশ্চিমে ঐতিহাসিক শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালীবাড়ী মন্দিরের অবস্থান। পায়ে হেঁটে বা অটো কিংবা রিক্সায় চড়ে শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালীবাড়ীতে যাওয়া যায়। আনুমানিক ১৭৬০ সালে এ মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হয়। দ্বীজ রাম প্রসাদ নামী একজন বীর সাধক মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। কালীবাড়ী প্রতিষ্ঠাতা সাধক দ্বীজরাম প্রসাদ ‘চীন ক্রম’ নামের সাধন প্রণালীতে অভ্যস্ত ছিলেন। চীন ক্রম থেকেই চিনিশপুর গ্রামের নামকরণ হয়। তিনি নাটোরের মহারাজা রামকৃষ্ণ রায়ের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা ছিলেন। দেবীর অনুগ্রহ লাভ ও আদেশপ্রাপ্ত হয়ে চিনিশপুর গ্রামের জঙ্গলাকীর্ণ পরিবেশে আশ্রয় লাভ করেন। বট বৃক্ষটির নিচে পঞ্চমুখী আসন প্রস্তুত করে ইষ্ট দেবতার কৃপা লাভের সাধন-ভজন শুরু করেন। এক পর্যায়ে বৈশাখ মাসের অমাবস্যা তিথিতে তিনি সিদ্ধিলাভ করেন। সেদিন ছিল মঙ্গলবার। এরপর থেকেই বটবৃক্ষটি জনসাধারণের নিকট তীর্থকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত লাভ করতে শুরু করে। প্রতিদিন হাজারো নর-নারী বট বৃক্ষের নিচে সাধু দর্শনে ভিড় করতে থাকেন। ফলে তিনি জ্যৈষ্ঠ মাসের অমাবস্যা তিথি ইষ্ট দেবতার নামে মন্দির প্রতিষ্ঠা করে দক্ষিণা কালী মূর্তি স্থাপন করেন। তখন থেকেই এ মন্দিরটি পরিচিতি পেয়ে আসছে। চিনিশপুর কালীবাড়ীটিকে মায়ের লীলাক্ষেত্রও বলা হয়। এখানে মা তার ভক্তদের সাথে অনেক লীলা করেছেন। যেমন কালীবাড়ীর পুকুরে হাত দেখিয়ে তার ভক্তকে বলেছিলেন দেখ তোর শাঁখা আমি হাতে পরেছি। যতীন্দ্র মোহন রায়ের ‘ঢাকার ইতিহাস’ গ্রন্থে শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালিবাড়ীটির ইতিহাস জানা যায়। ঔপনিবেশিক আমলে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতির কর্মকাণ্ড বিপ্লবী মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে পরিচালিত হতো। তিনি নির্জন কালীবাড়ীতে বট বৃক্ষের নিচে বসে বিপ্লবীদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদান, লাঠিখেলা, ছোড়াখেলা ও কুস্তিখেলার আয়োজন করতেন। বিপ্লবীরা মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে দেশমাতৃকার সদস্য হওয়ার জন্য জীবন বিসর্জন দেয়ার দীক্ষা নিতেন। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর ভেলানগর বাসস্ট্যান্ড থেকে আধা কিলোমিটার পশ্চিমে ঐতিহাসিক শ্রী শ্রী চিনিশপুর কালীবাড়ী মন্দিরের অবস্থান। এছাড়াও, চরনগরদি বাইপাস থেকে ১ কিলোমিটার পূর্বদিকের ১৫ মিনিটের রাস্তা ধরে এগুতে হয়। পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের শাখা হাড়িধোয়া নদীর দক্ষিণ তীরে সদর থানার চিনিশপুর গ্রামে অবস্থিত এ মন্দির ছায়া সুনিবিড় নির্জন পরিবেশে গড়ে উঠেছে। কালীবাড়ীর মূল আকর্ষণ হচ্ছে প্রায় এক একর জমির উপর বেড়ে উঠা বিশালাকার বট বৃক্ষ। একসময় কালীবাড়ীর অদূরেই নীল কুঠি ছিল। বর্তমানে নীল কুঠির ভাঙ্গা ভিটা ও পরিত্যক্ত ইঁদারা ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। নীলকর জেমস ওয়াইজের দেওয়ান রামকৃষ্ণ রায় বর্তমান মন্দিরটি নির্মাণ করে দেন। প্রাত্যহিক অনুষ্ঠানমালায় সকাল, দুপুর ও সন্ধ্যায় পূজা-অর্চনা, ভোগের ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও, ভক্তদের অনুষ্ঠান হিসেবে অন্নপ্রাসন, সেবার আয়োজন করা হয়। বার্ষিক অনুষ্ঠানের মধ্যে বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসের ১ম অমাবস্যায় কালীপূজা অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষ্যে তিথি অনুসারে এক অথবা দুইদিনব্যাপী বিরাট মেলার আসর বসে। মন্দিরের জমির পরিমাণ প্রায় সাড়ে আট বিঘা। নির্মাণাধীন সুন্দর, মনোরম মন্দিরসহ ছোট্ট গাভী, বেশ কয়েকটি বিশ্রামাগার ও সেবার আয়োজনের ব্যবস্থা রয়েছে। প্রায় দুই বিঘা আয়তনের পুকুর রয়েছে। তবে রাত্রিযাপনকল্পে থাকার সুব্যবস্থা নেই। ৮ বৎসর যাবৎ নকশা অনুযায়ী মন্দির নির্মাণ, উন্নয়ন, বাউন্ডারী সীমানা নির্মাণে ভক্তদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে। পূর্ণাঙ্গ মন্দির নির্মাণে আরও পাঁচ বছর লাগবে। এই পাতাটি বর্তমানে এডিট করা হচ্ছে সৈয়দপুর বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলায় অবস্থিত একটি বাণিজ্যিক শহর। রংপুর বিভাগের একমাত্র বিমানবন্দরটি এখানে অবস্থিত হওয়ায় এটি উত্তরাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ যোগযোগ কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক এন৫ যা এশিয়ান মহাসড়কের অংশ, এ শহরের মধ্য দিয়ে গেছে। সৈয়দপুরের অতীত ইতিহাস সম্পর্কে তেমন কোন জানা যায় না। পূর্বে এটি কামরুপ রাজ্যে অধীন ছিল। আলাউদ্দিন সৈয়দ হোসেন শাহ কামরূপ অভিযানের সময় সৈয়দপুরের নিকটে কোলাবাড়ীর হাটে একটি দুর্গ নির্মাণ করে সেখান থেকে কামরুপ অভিযান পরিচালনা করেন। ১৮৭০ সালে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত সৈয়দপুর রেলওয়ে ওয়ার্কশপের কাছাকাছি সৈয়দপুর শহরটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯১৫ সালে রেলওয়ে স্টেশনের পাশে সৈয়দপুর থানা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৮ সালে সৈয়দপুর পৌরসভা গঠিত হয়। ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এর দূরত্ব প্রায় ৩৪৮ কিলোমিটার। ঢাকা হতে সৈয়দপুরগামী বাস দুইটি রুটে চলাচল করে। কিছু বাস দিনাজপুর হয়ে সৈয়দপুর পৌছায়, আবার কিছু বাস রংপুর হয়ে প্রবেশ করে। ঢাকা থেকে সৈয়দপুর যেতে গড়ে প্রায় ৯-১১ ঘণ্টা লাগে। রেলপথে ঢাকা হতে সৈয়দপুর যেতে ৯-১০ ঘণ্টার মত সময় লাগে। ঢাকা হতে সৈয়দপুরগামী আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচীঃ ! ট্রেন নং নাম বন্ধের দিন হইতে ছাড়ে গন্তব্য | ৭৬৫ নীলসাগর এক্সপ্রেস সোমবার ঢাকা ০৮০০ চিলাহাটি রংপুর বিভাগের একমাত্র বিমান বন্দরটি সৈয়দপুরে অবস্থিত। এখান থেকে ঢাকা-সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে নিয়মিত বিমান চলাচল করে। ঢাকা থেকে আকাশ পথে সৈয়দপুর যেতে প্রায় ঘন্টাখানেক সময় লাগে। বাতিঘর বা লাইট হাউস হচ্ছে এমন এক ধরনের সুউচ্চ মিনার আকৃতির দালান যেখান থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় আলো ফেলে সমুদ্রের জাহাজের নাবিকদের দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়। সমুদ্রের অগভীর অঞ্চল সম্পর্কে নাবিককে সতর্ক করতেও বাতিঘর ব্যবহার করা হয়। এছাড়া সমুদ্র সৈকতের যেসব অঞ্চলে প্রচুর প্রবাল রয়েছে এবং যেসকল প্রবালগঠন জাহাজের ক্ষতিসাধন করতে পারে এমন সব সৈকত চিহ্নিত করতে বাতিঘর ব্যবহার হয়ে আসছে। ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ সরকার জাহাজ চলাচলের উপযোগী করে চট্টগ্রাম নৌবন্দর গড়ে তোলে। প্রাথমিকভাবে দুটি অস্থায়ী জেটি তৈরি করা হয়েছিল। এরও বহ আগে থেকে চট্টগ্রামে জাহাজ চলাচল করতো। এই কারণে ব্রিটিশদের চট্টগ্রাম নৌবন্দর উন্নয়নের বেশ আগে থেকে কুতুবদিয়ায় বাতি ঘর তৈরি করা হয়েছিল। ১৮২২ খ্রিষ্টাব্দে কর্ণফুলি নদীর মোহনার ৪০ মাইল দূরে কুতুবদিয়াতে এই বাতিঘরটি নির্মাণ করা হয়। ক্যাপ্টেন হেয়ার-এর পরিচালনায় এবং ইঞ্জিনিয়র জে,এইচ,টুগুড -এর নকশায় এই বাতিঘর নির্মাণ করা হয়। ১৮৪৬ খ্রিষ্টাব্দে এই বাতিঘরটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। সেই সময়ে এর নির্মাণ ব্যয় ছিল ৪৪২৮ টাকা। এই বাতিঘরের ভিত্তিভূমিতে পাথর স্থাপন করা হয় এবং ভিত্তির উপর গড়ে তোলা হয় ১২০ ফুট উচ্চতার টাওয়ার। টাওয়ারটির মাটির নিচে একটি কক্ষ ছিল। ভূপৃষ্ঠ থেকে টাওয়ারে অংশে ছিল ১৫ফুট উচ্চতার ১৫টি কক্ষ। সে সময় প্রায় ২২০ কিলোমিটার দূর থেকে এর আলো রাতের জাহাজ-নাবিকরা দেখতে পারতো। পাকিস্তান আমলে এই টাওয়ারটি নতুন করে নির্মাণ করা লৌহ কাঠামোর উপর। এই টাওয়ারের প্রাচীন আলোক-উৎপাদন প্রক্রিয়া বাতিল করে আধুনিক পদ্ধতি চালু করা হয়। পরে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে পাকিস্তান আমলেই এই বাতিঘরটি অকেজো হয়ে পড়েছিল। পরে ক্রমাগত সমুদ্রের ভাঙ্গনের মুখে এই বাতিঘরটি বিলীন হয়ে যায়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর কুতুবদিয়ার দক্ষিণ ধুরুং ইউনিয়নে একটি নতুন বাতিঘর নির্মিত হয়েছে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে। এই বাতিঘরটি তৈরি করা হয়েছে ইস্পাতের কৌণিক দণ্ড ব্যবহার করে। ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দের ঘূর্ণিঝড়ে একমাত্র ওয়্যারলেস যন্ত্রটি নষ্ট হয়ে গেছে। বর্তমানে ডিজেল চালিত জেনারেটরের মাধ্যমে ১৫টি ব্যাটারিতে চার্জ করা হয়। এবং ওই ব্যাটারির মাধ্যমে বাতিঘরে আলো জ্বালনো হয়। ঢাকা থেকে বাসে/ট্রেনে/এয়ারে চট্টগ্রাম চলে যেতে হবে আগে। সেখান থেকে সীতাকুন্ড। সীতাকুন্ড থেকে বাস কিংবা লেগুনাতে ১০ মিনিট লাগবে পন্থিশীলা বাজার। বাজারে গিয়ে লোকাল কাউকে গাইড হিসেবে নিয়ে নিন। এই দিকটাতে সাথে একটা গাইড থাকা ভালো। এতে তার বাড়িতে ব্যাগ রাখা সহ কাপড় পাল্টানোর জন্যও সুবিধা পাবেন। কিছুদূর যাওয়ার পর রেললাইন পাবেন। রেললাইনে উঠে হাতের বামপাশ বরাবর ৫-৭ মিনিট হাটার পর একটা মাটির রাস্তা পাবেন। সেই রাস্তা ধরে প্রায় ২০ মিনিট পর ঝিরি পথের দেখা পাবেন। এর কিছুক্ষণ পর পাহাড়ে উঠতে হবে। পাহাড়ে উঠার পথটা কিছুটা দেবতা পাহাড়ের মত। এই পথটা একটু ভয়ংঙ্কর। এর পর ৩০ মিনিট হাটার পর পাবেন ঝরঝরির প্রথম ঝর্না এবং আরও ২০ মিনিট পর ২য় ঝর্ণা পাবেন। যেটা সিঁড়ির মত দেখা যায়। এইটুকু রাস্তা যেতে জোঁক, সাপে ভরা পাথুরে পিচ্ছিল পথ অতিক্রম করতে হবে। এরপর প্রায় দেড় ঘণ্টা বুনো দুর্গম অন্ধকার পথ হাঁটার পর মানুষ আকৃতির একটা মূর্তির দেখা মিলবে যার উপর ঝর্ণার পানির নীচেই অবস্থিত। ঝর্ণার পানির ভিতর দিয়ে উপরে উঠে যেতে হবে এবং এই ট্রেইলের সবচেয়ে বড় ঝর্নার দেখা পাবেন। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চট্টগ্রাম শহর থেকে ২৫ কি.মি. উত্তরে একটি ছোট্ট বাজারের নাম বাঁশবাড়িয়া বাজার। এই বাজারের মধ্য দিয়ে সরু পিচ ঢালা পথে মাত্র ১৫ মিনিটে পৌঁছানো যায় বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র উপকুলে। এই সমুদ্র সৈকতের মুল আকর্ষণ হল, প্রায় আধা কিলোমিটারের বেশি আপনি সুমুদ্রের ভিতর হেটে যেতে পারবেন। তবে সুমুদ্রের মতই বড় বড় ঢেউ আছে। এখানে এসে নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়ানো যাবে, আহরন করা যাবে প্রকৃতির শোভা। ঝাউ বাগানের সারি সারি ঝাউ গাছ ও নতুন জেগে উঠা বিশাল বালির মাঠ, সব মিলিয়ে এ এক অপূর্ব সৌন্দর্য অপেক্ষা করছে দর্শনার্থীদের জন্য। দিনাজপুর রাজবাড়ি বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের দিনাজপুর জেলার সদর উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত। রাজারামপুর গ্রামের সন্নিকটে এই স্থানটি “রাজ বাটিকা” নামে বিশেষভাবে পরিচিত। দিনাজপুর রাজবাড়ি রাজা দিনাজ স্থাপন করেন। কিন্তু অনেকের মতামত পঞ্চদশ শতকের প্রথমার্ধে ইলিয়াস শাহীর শাসনামলে সুপরিচিত “রাজা গণেশ” এই বাড়ির স্থপতি। সপ্তদশ শতাব্দীর শেষের দিকে শ্রীমন্ত দত্ত চৌধুরী দিনাজপুরের জমিদার হন। কিন্তু শ্রীমন্ত দত্ত চৌধুরীর ছেলের অকাল মৃত্যুর হওয়াতে, তার ভাগ্নে “সুখদেব ঘোষ” তার সম্পত্তির উত্তরাধিকার হন। ঢাকা থেকে বাস ও ট্রেন দুই পথেই যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে দিনাজপুরগামী (Dinajpur) বাসগুলো সাধারণত ছাড়ে গাবতলী ও কল্যাণপুর থেকে। এ পথে নাবিল পরিবহনের এসি বাস, হানিফ এন্টারপ্রাইজ,এস আর ট্রাভেলস,কেয়া পরিবহন, এস এ পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, নাবিল পরিবহনের নন-এসি বাসও চলাচল করে এ পথে। ঢাকা থেকে আসাদগেট, কলেজগেট, শ্যামলী, কল্যাণপুর, টেকনিক্যাল মোড় অথবা গাবতলী হতে নাবিল, বা বাবলু এন্টারপ্রাইজের চেয়ার কোচে করে সরাসরি দিনাজপুর। তা ছাড়া উত্তরা হতেও কিছু পরিবহন দিনাজপুর যায়। ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে আন্তঃনগর ট্রেন দ্রুতযান এক্সপ্রেস ছাড়ে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে। আর আন্তঃনগর একতা এক্সপ্রেস ছাড়ে সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে। দিনাজপুর শহরে ভাল মানের হোটেলে থাকতে চাইলে পর্যটন মোটেলে থাকা যাবে। সাধারণ মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে রয়েছে হোটেল ডায়মন্ড, নিউ হোটেল, হোটেল আল রশিদ, হোটেল রেহানা, হোটেল নবীন, ইত্যাদি। এছাড়া রামসাগরে অবস্থিত স্থানীয় বন বিভাগের বাংলোতে জেলা পরিষদের অনুমতি নিয়ে থাকা যায়। জামালপুর শাহী জামে মসজিদ বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার একটি মসজিদ। লোকমুখে শোনা যায় ৯৩০ সালে পারস্য থেকে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে আসা হযরত শাহজামাল (র এর হাতেই নির্মিত হয় এই ঐতিহাসিক মসজিদ।তার নামানুসারে জামালপুরের ও নামকরণ করা হয়। মুসলিম সাম্রাজ্যের পতনের পর ইংরেজ শাসন আমলে মসজিদটি প্রাকৃতিক দুর্যোগে মাটির নিচে চাপা পড়ে। মসজিদ এলাকায় লোকবসতি না থাকায় বনজঙ্গল আচ্ছন্ন হয়ে মসজিদটি ঢাকা পড়ে। গত ৬০ দশকের প্রথম দিকে গাইবান্ধা মহকুমা প্রশাসক হক্কানী কুতুবউদ্দিন নামে এক ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি এসডিও হিসাবে দায়িত্ব পাওয়ার পর স্থানীয় লোকদের কাছে শাহী মসজিদটির ইতিকথা শোনেন। লোকজনের কথা শুনে তিনি স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় মসজিদটি অনুসন্ধান করতে থাকেন। কিন্তু মসজিদটির জায়গায় বিশাল বটবৃক্ষ গজিয়ে ওঠায় মসজিদটি বটবৃক্ষের আড়ালে ঢাকা পড়ে গিয়েছিল। হঠাৎ একদিন প্রচন্ড এক ঝড়ে বটবৃক্ষটি ভেঙ্গে পড়লে স্থানীয় লোকজন মসজিদটি দেখতে পায়। সেই থেকে মানুষ মসজিদটিকে গায়েবী মসজিদ হিসাবে অবহিত করে। জামালপুর গায়েবী মসজিদের সামনে একটি বিশাল আকারের দীঘিও দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। কথিত আছে আজ হতে সাতশত বছর পূর্বে এ এলাকায় খিরোধর (গঞ্জিও) নামে এক অত্যাচারী হিন্দু রাজা ছিলেন। তিনি ছিলেন তিনটি স্টেটের মালিক। সেই খিরোধর রাজার পাইক-পেয়াদা ছিল অনেক। রাজার পাইক-পেয়াদারা প্রজাদের উপর অমানবিক নির্যাতন চালাত। পক্ষান্তরে প্রজারা রাজার নির্যাতন নিরবে সহ্য করত। লোকমুখে কথিত আছে, এমনি সময় সিলেটের কামেল ব্যক্তি হযরত শাহজামাল চৌধুরী (রা স্বপরিবারে এ এলাকায় আগমন করেন বলে। সেই থেকে মসজিদটির নামকরন হয় শাহজামাল শাহী মসজিদ এবং ইউনিয়নের নামকরন জামালপুর হয় বলে জনশ্রুতি আছে। সাদুল্লপুর উপজেলা সদর থেকে ইউনিয়ন পরিষদের দুরত্ব ৬ কি.মি. সাদুল্লপুর উপজলা স্বাস্থ্য কমেপ্লক্স থেকে রিক্সা কিংবা সিএনজি যোগে ৪নং জামালপুর ইউনিয়নস্থ পচার বাজারে আসা যায়। বালাসীঘাট বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি উপজেলায় অবস্থিত একটি নৌবন্দর ও দর্শনীয় স্থান।যমুনা নদীর পারে অবস্থিত এই ঘটটি রেলওয়ের লোড-আনলোড স্টেশন হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। এই ঘাট বা নৌবন্দরের মাধ্যমে দেশের ভিবিন্ন স্থানসহ বিদেশেও পণ্য পরিবহন করা হয়। ব্রিটিশ শাসনামলে ব্রিটিশরা ফুলছড়ি ঘাটকে তাদের বিভিন্ন পণ্য আনানেওয়ার কাজে ব্যবহার করতেন। ১৯৯০ সালের পর যমুনা নদীর নাব্যতা সঙ্কটের কারণে ফেরি সেবাটি তিস্তামুখ ঘাট থেকে বালাসীঘাটে স্থানান্তর করা হয়। ১৯৩৮ সালে ঢাকার সঙ্গে দেশের উত্তরাঞ্চলের রেল যোগাযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি উপজেলায় তিস্তামুখ ঘাট ও জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জের বাহাদুরাবাদ ঘাটে যমুনা নদীতে রেল ফেরির সার্ভিস চালু করা হয়। তৎকালীন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার জামালপুর, শেরপুর, নেত্রকোনা ও কিশোরগঞ্জ জেলার সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের বৃহত্তর রংপুর জেলার গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী, দিনাজপুর, পঞ্চগর ও ঠাকুরগাঁও জেলাসহ বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে যাত্রী ও মালামাল পারাপারের জন্য যোগাযোগ গড়ে তুলতে এ ফেরি সার্ভিসটি চালু করে। এরপর থেকেই এ ঘাট দিয়ে স্বল্পব্যয়ে অল্প  সময়ে যাত্রী পারাপার, কৃষিপণ্য, ডিজেল, সার সরবরাহসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় মালামাল পরিবহন করা হতো। ১৯৯০ সালের পর যমুনা নদীর নাব্যতা সঙ্কটের কারণে ফেরি সার্ভিসটি তিস্তামুখঘাট থেকে বালাসীঘাটে স্থানান্তর করা হয়। প্রথমে বাস অথবা ট্রেনযোগে গাইবান্ধা জেলা শহরে আসতে হবে। গাইবান্ধা জেলা বাসস্ট্যান্ড হতে যাওয়ার উপায়ঃ অটোরিক্সা, রিক্সা ও সি.এন.জি.যোগে যাওয়া যায়। গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সদর হতে প্রায় ০৩ কি.মি. দক্ষিণে এবং কামারদহ ইউনিয়নের ফাঁসিতলা বাজার হতে ০১ কি.মি. উত্তরে মহাসড়কের পশ্চিম পার্শ্বে মাস্তা মসজিদ অবস্থিত। যে কোন যানবাহন ব্যবহার করে মাস্তা মসজিদে যাওয়া যায়। জনশ্রুতি মতে এককালে এ এলাকায় বাদশা ফকির নামে একজন  প্রভাবশালী  ও ধর্মপরায়ন ব্যক্তির বাস ছিল। তিনি এ মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর ও তাঁর উত্তারসুরীর  আসল পরিচয় আজও মেলেনি। প্রকৃতপক্ষে মসজিদটি  কোন সময়  নির্মিত হয়েছে তা কোন সূত্র থেকেই আজও জানা যায়নি। তবে মসজিদের নির্মাণ কৌশল ও মোঘল আমলের মসজিদ স্থাপত্যের বৈশিষ্ঠ্যের সূত্র  ধরে অনুমান করা যায় মাস্তা মসজিদটি  মোঘল আমলের  কোন  এক সময় নির্মিত হয়েছিল। প্রথমে গাইবান্ধা বাসস্ট্যান্ড হতে গোবিন্ধগঞ্জে যেতে হবে। তার পর গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা হতে যেকোন যানবাহন ব্যবহার করে মাস্তা মসজিদে যাওয়া যায়। বর্ধনকুঠি গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। এক সমইয়ে এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় ইদ্রাকপুর পরগানার সদর দফতর ছিলো গোবিন্দগঞ্জের এই বর্ধন কুঠিতে। চতুদর্শ শতকের শেষের সময় রাজা রাজেন্দ্র নারায়ণছিলেন দেব বংশীয় এবং পুণ্ড্রবর্ধনের রাজা পরশুরামেরবংশধর। রাজা রাজেন্দ্র নারায়ণ থেকে আর্যাবর পর্যন্ত এ পর্যন্ত ১৪৪ জন রাজা বর্ধনকুঠি রাজ্যের শাসন করেছেন, পরবর্তীতে রাজা আর্যাবরের পুত্র রাজা ভগবান এবং ভগবান পুত্র রাজা মনোহর বর্ধন কুঠি শাসনের দায়িত্ব পেয়েছিলেন। ষোড়শ শতাব্দীর প্রথম দিকের সময়ে অর্থাৎ ১৬০১ সালে রাজা আর্যাবরের পুত্র রাজা ভগবান ১৬০১ সালে বর্ধন কুঠির পাশাপাশি রামপুরের বাসুদেব মন্দিরনির্মাণ করেছিলেন, তখন রাজা মানসিংহ বাংলার একজন সুবাদার ছিলেন। ইংরেজদের শাসন আমলে বর্ধন কুঠি জমিদার বাড়ি হিসেবে খ্যাতি পায়। ১৬০৯ সালে রাজা ভগবানের সময়ে সুবাদার ইসলাম খাঁ একজন মানসিংহের স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। পরবর্তী ধারাবাহিকভাবে রাজা মনোহরের শিশু পুত্র রঘুনাথের আমলের সময় ১৬৬৯ সালে শাহ্‌ সুজাকে, আওরঙ্গজেবকে ও ১৬৭৫ সালে পুনরায় রঘুনাথের পৌত্র হরিনাথের শাসন কালে প্রবল সার্বভৌম আওরঙ্গজেবকে ক্ষমতার শীর্ষ কেন্দ্র দেখতে পাওয়া গিয়েছিল। রাজা হরিনাথের প্রপৌত্র রাজা গৌরনাথ কোম্পানির সময়কালে রাজা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। গৌরনাথ ১৭৮১ সালে বর্ধন কুঠিতে তাঁর রাজত্ব চালাতেন। ইংরেজদের ক্ষমতা হিসেবে বেশ খ্যাতি বৃদ্ধির সাথে সাথে বর্ধন কুঠিরের জমিদার পর্যায়ক্রমে রংপুর কালেক্টরেট ও ঘোড়াঘাটকেন্দ্রিক প্রশাসনের অধীনে চলে আসে। ইতিহাসের বিখ্যাত চরিত্র দেবী সিংহের নামে বর্ধন কুঠিতে রক্ষিত সফল রাজাদের নামের তালিকায় যোগ করা হয়েছিল।পলাশীর প্রান্তরে সিরাজউদ্দৌলার পতনের পরবর্তী সময়ে ইংরেজ কর্মকর্তাদের রাজস্ব আদায় কার্যক্রমে প্রত্যক্ষভাবেই হয় এই বর্ধনকুঠিতে। ১৭৯০ সালে দশ-শালা বন্দোবস্তের সময়কালে বর্ধন কুঠির একজন জমিদার বাকি খাজনার দায়ে বেহাত হয়ে যায়। বর্ধন কুঠির সর্বশেষ রাজা শৈলেশ চন্দ্র ভারতীয় উপমহাদেশ বিভক্তির সময় বাংলাদেশ ত্যাগ করে ভারতচলে যান। গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা হতে অটো বা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। গাইবান্ধার ফুলছড়িতে ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার অবস্থিত। মাটির নিচে নির্মিত এ ভবন উপর থেকে দেখতে অনেকটা প্রাচীন বৌদ্ধ বিহারের মতো। এর নির্মাণ শৈলীর অনুপ্রেরণাও প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার মহাস্থানগড় থেকে পাওয়া। ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের মদনেরপাড়া গ্রামে অবস্থিত। গাইবান্ধা-বালাসী সড়ক দিয়ে যেতে হয়। গাইবান্ধা থেকে অটো বা সিএনজিচালিত রিকশায় যাওয়া যায়। অনুমতি ছাড়া প্রবেশের বাধ্যবাধকতা বেশ শক্ত। হযরত মওলানা কেরামত আলী জৌনপুরী (রহঃ) মাজার শরীফ রংপুরের মুন্সিপাড়ায় অবস্থিত। রংপুরের জিরোপয়েন্টের কাছারি বাজার এলাকা থেকে মাত্র ১০০ গজ দক্ষিণে মুন্সিপাড়া। এ পাড়ারই এক বিশাল মাঠের পাশে কেরামতিয়া জামে মসজিদ। পাশেই শ্যামাসুন্দরী খাল। প্রখ্যাত আলেম হজরত মাওলানা কেরামত আলী জৌনপুরী (রহ এর নামে এ মসজিদ। তিনি ভারতের উত্তর প্রদেশের জৌনপুরে জন্ম নিলেও জ্ঞানের আলো ছড়িয়েছেন রংপুর অঞ্চলে। ১৮৭৩ সালে তিনি মারা যান। মোগল স্থাপত্যরীতির সঙ্গে বঙ্গীয় রীতির মিশেলে নির্মিত এই মসজিদটির তিনটি গম্বুজ, প্রতিটির মধ্যবর্তী স্থানে প্রস্ফুটিত পদ্মফুলের ওপর কলসমেটিক চূড়া। ডিসি অফিস থেকে ৫ মিনিটের পায়ে হাটা পিচ ঢালা পথ। নগরীর কেন্দ্র বিন্দু। বেসরকারিভাবে প্রায় একশ একর জমির উপর গড়ে ওঠা এই বিনোদন কেন্দ্রটি রংপুর শহর থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এখানে রয়েছে আধুনিক বিশ্বের বিস্ময় এবং দেশের প্রথম প্লানেটোরিয়াম। আরও রয়েছে রোবট স্ক্রিল জোন, স্পেস জার্নি, জল তরঙ্গ, সি প্যারাডাইস, আজব গুহা, নৌকাভ্রমণ, শাপলা চত্বর, বীরশ্রেষ্ঠ, ভাষা সৈনিকদের ভাস্কর্য, ওয়াক ওয়ে, থ্রিডি সিনেমা, ফ্লাই হেলিকপ্টার, নাগরদোলা, লেক ড্রাইভ, সুইমিং পুল স্পিনিং হেড ও মাছ ধরার ব্যবস্থা। একই সঙ্গে রয়েছে অন্তত ৫০০টি পৃথক দলের পিকনিক করার ব্যবস্থা। ঢাকার মহাখালী, কল্যাণপুর, মোহাম্মদপুর এবং গাবতলী থেকে রংপুরগামী বেশ কয়েকটি বিলাস বহুল এসি ও নন এসি বাস রয়েছে।  এছাড়া কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে রংপুর এক্সপ্রেস সোমবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৯টায় রংপুরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। ঢাকা থেকে রংপুর আসতে সময় লাগবে সাড়ে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা। ট্রেনে লাগবে ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা। রংপুর থেকে সরাসরি ভিন্নজগতে যাওয়ার জন্য গাড়ির ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া সৈয়দপুর দিনাজপুরের গাড়িতে চড়েও ভিন্নজগতে যাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে নামতে হবে রংপুরের পাগলাপীর বাসস্ট্যান্ডে। এছাড়া রংপুর থেকে জলঢাকাগামী গাড়িতে ভিন্নজগতে যেতে পারবেন। সেখান থেকে ১শ’ থেকে দেড়শ’ টাকায় ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকে করে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে যাওয়া যায় ভিন্নজগতে। দেশের দশম সিটি কর্পোরেশন রংপুরের সকল সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের প্রাণকেন্দ্র ঐতিহ্যবাহী রংপুর টাউন হল। এটি শুধু একটি অডিটোরিয়াম বা হল নয় অনেক সাংস্কৃতিক রাজনৈতিক সামাজিক গঠনমূলক কর্মকাণ্ডের সূতিকাগার। রংপুর অঞ্চলের সংস্কৃতি ও মুক্তবুদ্ধি চর্চার প্রাণ কেন্দ্র এই টাউন হল থেকেই অনেক ক্ষণজন্মা পুরোধা ব্যক্তিত্ব বাঙালী সংস্কৃতির মুক্ত চিন্তার পথ দেখিয়েছেন। বহু সামাজিক, রাজনৈতিক সংস্কারের সাক্ষী রংপুর টাউন হল। ঢাকা থেকে রংপুর যাওয়ার জন্য আগমনী পরিবহন, এস আর,  নাবিল।গ্রীন লাইন, টি আর ট্রাভেলস শ্যামলী, হানিফ, কেয়া ইত্যাদি পরিবহনের বাস চলাচল করে। ঢাকার কল্যাণপুর ও গাবতলী থেকে প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ছাড়ে এসব বাস। রংপুরের হনুমান তলা এলাকার শত বছরের প্রাচীন চিকলী বিল। শীতকালে অতিথি পাখির আগমনে মুখরিত থাকে এই জলাধার। বিলের চারপাশ সংরক্ষণ করে পুরো এলাকাটি বিনোদন পার্ক হিসেবে গড়ে তোলে সিটি কর্পোরেশন। বিলে ঘোরার জন্য আছে স্পীড বোট। গত কয়েক বছরে ভ্রমণপিপাসুদের আকর্ষণ কেড়েছে জায়গাটি। দুরদুরান্ত থেকে দল বেঁধে বনভোজন করতে আসেন অনেকেই। চিকলী বিলে শিশুদের চিত্ত বিনোদনের জন্য ট্রেন, চরকীসহ বিভিন্ন ধরনের রাইডও স্থাপন করে নগর কর্তৃপক্ষ। ঢাকা থেকে রংপুর যাওয়ার জন্য আগমনী পরিবহন, এস আর, নাবিল, শ্যামলী, হানিফ, এনা পরিবহন,শাহ ফতেহ আলী, শাহ আলী, কেয়া ইত্যাদি পরিবহনের  বাস চলাচল করে। ঢাকার কল্যাণপুর ও গাবতলী থেকে প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ছাড়ে এসব বাস। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রায় ১১০০ একর জায়গা নিয়ে ২০১৩ সালে ঘাঘট নদীর দুপাশে গড়ে তুলেছে প্রয়াস সেনা বিনোদন পার্ক। নদী পারাপারের জন্য নৌকার ব্যবস্থা আছে। বেশ গোছানো এ পার্কের উপার্জনের ৭৫ শতাংশ ব্যয় হয় প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে। সেনা চৌকি পুরো বিনোদন কেন্দ্রটিকে করেছে নিরাপদ ও নির্ঝঞ্ঝাট। এই পার্ক ও পিকনিক স্পটটি গড়ে উঠেছে মূলত ঘাঘট নদীর দুই পাড় ও এর আশেপাশের এলাকাকে কেন্দ্র করে। নদীর অন্য পারে তিস্তা, করতোয়া ও যমুনা নামে গড়ে তোলা তিনটি পিকনিক স্পট রয়েছে, যেখানে ২০০-২৫০ জন পর্যটক অনায়াসেই আনন্দ উদযাপন করতে পারবেন। প্রয়াস সেনা বিনোদন পার্ক রংপুর শহরের নিসবেতগঞ্জ রোডে অবস্থিত। শহরতলীর এই বিনোদন পার্কটিতে মেডিক্যালের মোড় থেকে রিক্সায় যেতে ৫০ টাকা খরচ পড়ে। লাইনের অটো বা সিএনজি-তে যাতায়াত করলে খরচ নেমে আসবে ১০ টাকায়। নিদারিয়া মসজিদ বাংলাদেশের রংপুর বিভাগে অবস্থিত একটি প্রাচীন স্থাপনা। এটি মূলত লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার অন্তর্গত ও বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। ১১৭৬ হিজরী সনে সুবেদার মনসুর খা কর্তৃক মসজিদটি নির্মান করা হয়।মসজিদটির নাম নিয়ে একটা মজার কাহিনী প্রচলিত আছে।কথিত আছে মসজিদটির নির্মাতা সুবেদার মনসুর খার মুখে দাড়ি ছিল না।তিনি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছিলেন যে,তার মুখে দাড়ি হলে তিনি একটি মসজিদ তৈরী করে দিবেন পরে দাড়ি হলেও তিনি প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিনি মসজিদ নির্মান করে দেন। ঢাকা থেকে কুড়িগ্রামের বাসে উঠে বড়বাড়ী নামক যায়গায় নামতে হবে॥বড়বাড়ী থেকে যে কোন অটোরিকশা বা ভ্যানে করে যাওয়া যায়।ঢাকা থেকে লালমনিরহাট আসলে, লালমনিরহাট থেকে আবার অটোরিকশা করে বড়বাড়ী যেতে হবে। আদিনাথের গোড়াপত্তন কয়েক হাজার বৎসর পূর্বে ত্রেতাযুগে। এর একটি ঐতিহাসিক সত্যতা রয়েছে যা হিন্দু ধর্মগ্রন্থ, রামায়ণ, পুরাণ ও ঐতিহাসিকদের বর্ণনা থেকে জানা যায়। ত্রেতাযুগে রাম-রাবণের যুদ্ধের কথা ধর্মগ্রন্থে পাওয়া যায়। রাবণ লঙ্কা যুদ্ধে রামের সঙ্গে জয়লাভের জন্য দেবাদিদেব মহাদেবের কাছে অমরত্ব বর প্রার্থনা করেন। মহাদেব এসময় কৈলাসে ধ্যানমগ্ন ছিলেন। তিনি রাবণের আরধনায় সন্তুষ্ট হয়ে তাকে অভীষ্ট সাধনে বর দান করেন এবং শর্ত দেন শিবরূপী উর্ধমুখী শিবলিঙ্গ কে কৈলাস হতে বহন করে লঙ্কায় নিয়ে যেতে হবে এবং পথিমধ্যে কোথাও রাখা যাবে না। যদি রাখা হয় তবে মহাদেব সেই স্থানেই অবস্থান নেবেন এবং রাবণের অভীষ্ট সাধন হবেনা। শর্তানুসারে রাবণ শিবলিঙ্গ বহন করে লঙ্কার উদ্দেশ্য গমন করেন তবে পথিমধ্যে প্রাকৃতিক কর্ম সম্পাদনের লক্ষ্যে বর্তমান মহেশখালীর মৈনাক পর্বতে থামতে বাধ্য হন। পরবর্তীকালে শর্তানুসারে রাবণ শিবলিঙ্গ পূনরায় উঠাতে ব্যর্থ হন এবং মহাদেব এই মৈনাক শিখরেই অবস্থান গ্রহণ করেন। মৈনাক শিখরেই আদিনাথ মন্দিরের পাশে অষ্টাভূজারূপী দেবী দুর্গার একটি মন্দির রয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে নূর মোহাম্মদ শিকদারই অষ্টাভূজাকে সদূর নেপাল থেকে এখানে এনে প্রতিষ্ঠিত করার স্বপ্নাদেশ পান। পরবর্তীকালে নাগা সন্ন্যাসী নামক একজন সাধক ১৬১২ সালে নেপালের ষ্টেট মন্দির থেকে অষ্টাভূজাকে চুরি করে আনার সময় ধরা পড়ে জেলবণ্দি ও বিচারের সম্মুখীন হন। বিচারের পূর্ব রাত্রিতে সন্ন্যাসী যোগমায়াবলে মহাদেবের কৃপা সান্নিধ্য লাভ করেন। মহাদেব অভয় বাণী প্রদান করেন এবং বিচারকের প্রশ্নের প্রেক্ষিতে ইচ্ছামোতাবেক উত্তর দিতে বলেন। পরের দিন বিচারকালে বিচারক প্রথমে নেপালের রাজা এর নিকট মূর্তির রং জানতে চাইলে রাজা কষ্টি পাথরের মূর্তি কাল রং বলে বর্ননা দেন। একই প্রশ্ন সন্ন্যাসীকে করা হলে তিনি মূর্তির রং সাদা বলেন। পরবর্তীকালে মূর্তি সকলের সম্মুখে উন্মোচন করে সাদা দেখা যায় এবং সন্ন্যাসীর পক্ষে রায় ঘোষণা করা হয়। রাজা প্রকৃত ঘটনা জানতে উদগ্রীব হলে সন্ন্যাসী তাকে বিস্তারিত বলেন। পরবর্তীকালে রাজা যথাযথ মর্যাদার সহিত মৈনাক শিখরে শ্রী শ্রী আদিনাথ এর পাশে মন্দির নির্মাণ করে অষ্টভূজাকে প্রতিষ্ঠান করেন। মন্দির কমিটির তত্ত্বাবধায়কের মতে এখনও নেপাল সরকার মাঝে মধ্যে মন্দিরে যথাসাধ্য অণুদান দিয়ে থাকেন। মূল আদিনাথ ও অষ্টাভূজা মন্দিরের পাশেই ভৈরব ও রাধা গোবিন্দ এর মন্দির রয়েছে। কক্সবাজার জেলার কস্তুরী ঘাট অথবা ৬ নং ঘাট এলাকা হতে ট্রলার ও স্পিড বোর্ট যোগে মহেশখালী যাওয়া যায়। ট্রলারে প্রায় ১ ঘণ্টা ও স্পিড বোর্টে প্রায় ২০ মিনিট সময় লাগে। সকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত ট্রলার ও স্পিড বোর্ট পাওয়া যায়। এছাড়া কক্সবাজার জেলাধীন চকরিয়া উপজেলা সদর হতে ট্যাক্সি অথবা ব্যক্তিগত গাড়িযোগেও মহেশখালী যাওয়া যায়। আদিনাথ মন্দির থেকে নেমে আসলেই জেলে পাড়া। জেলেদের জীবনযাপনের সাথে মেশার অপূর্ব সুযোগ রয়েছে। সমুদ্রের পাড়ে দেখা যায় বিচিত্র শামুক আর ঝিনুক। যে-কোন রেস্তোঁরায় কম দামে মজাদার রূপচাঁদা কিংবা কোরালের ন্যায় মজার মজার সামুদ্রিক মাছ খাবার ব্যবস্থা আছে। শুঁটকিও খাওয়া যায়। অ্যান্টার্কটিকা পৃথিবীর সবচেয়ে শীতল এবং শুষ্ক মহাদেশ। এটি উত্তর মেরুর সর্বউত্তরে অবস্থিত। ভ্রমণ নিয়ন্ত্রিত, ব্যয়বহুল এবং অত্যন্ত কঠিন, অ্যান্টার্কটিকা হল একমাত্র মহাদেশ যেখানে অধিকাংশ এলাকাই জনশূন্য, যদিও বৈশ্বিক উষ্ণতার ফলে এর বরফ গলে যাচ্ছে। মাত্র কয়েক হাজার বিজ্ঞানী হলেন এর জনসংখ্যার অন্তর্গত। উত্তরের মেরু অঞ্চল থেকে ব্যতিক্রমভাবে অ্যান্টার্কটিকা বরফের নিচে শুষ্ক ভূমি রয়েছে। ওশেনিয়া কে মাঝেমাঝে মহাদেশ হিসাবে গণ্য করা হয়, যদিও এটি এক প্রশস্ত এলাকা যেখানে ভূমি সীমান্তের পরিবর্তে — প্রশান্ত মহাসাগরের পানি দেশগুলোকে আলাদা করে। পাম গাছে ভরপুর অসংখ্য ক্ষুদ্র দ্বীপ তাদের সাদা বালু, প্রবাল প্রাচীর ও আগ্নেয়গিরির জন্য পরিচিত। ওশেনিয়ায় আরও রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার মরুভূমি এবং পাপুয়া নিউগিনির উচ্চভূমির রেইনফরেস্ট। অপরূপ সৌন্দর্যের আধার এ দ্বীপ কক্সবাজার শহর থেকে ৭ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমের দূরে সাগর গর্ভে অবস্থিত। দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গকিলোমিটার। তিন দিকে সমুদ্র সৈকত,সাগর লতায় ঢাকা বালিয়াড়ি, কেয়া- নিশিন্দার ঝোপ, ছোট-বড় খাল বিশিষ্ট প্যারাবন। বিচিত্র প্রজাতির জলচর পাখি দ্বীপটিকে করেছে অনন্য বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। এটি মহেশখালী কেনেল দ্বারা কক্সবাজারের মূল ভূখন্ড থেকে বিছিন্ন হয়েছে। এর এটি দেশের প্রধান শুটকি মাছ উৎপাদন কেন্দ্র। এখানকার ম্যানগ্রোভ বন এবং উপকূলীয় বনভূমি, সাগরে গাঢ় নীল পানি কেয়া বন লাল কাঁকড়া বিভিন্ন প্রকারের সামুদ্রিক পাখি পর্যটকদের মনে দোলা দেয়। এই দ্বীপটি বাংলাদেশের গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরির জন্য নির্বাচিত হয়েছে। ঢাকার কমলাপুর, সায়েদাবাদ, কল্যাণপুর ও দেশের যেকোনো স্থান থেকে বাস, ট্রেন বা অন্য কোনো বাহনে করে প্রথমে যেতে হবে কক্সবাজার। কক্সবাজার কস্তুরী ঘাট থেকে স্পিডবোট বা ইঞ্জিনচালিত নৌকায় করে তারপর যেতে হবে মহেশখালী। এক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে কলাতলী বা লাবণী পয়েন্ট থেকে কক্সবাজারের ৬ নং ঘাট এ আসতে হবে। ওখানে মহেশখালী যাওয়ার জন্যে স্পীড বোট পাবেন, ভাড়া প্রতিজন ৭৫ টাকা। মহেশখালী ঘাটে পৌঁছতে সময় লাগবে ১২-১৫ মিনিট। স্পীড বোটে চড়তে ভয় লাগলে গাছের বোটে চড়ে আসতে পারেন, ভাড়া ৩০ টাকা, সময় লাগবে ৪৫-৫০ মিনিট। মহেশখালী ঘাটে নেমে রিক্সা নিয়ে চলে আসবেন গোরকঘাটা বাজারে, ভাড়া ২০ টাকা। এরপর আপনাকে যেতে হবে ঘটিভাঙ্গায়, মহেশখালীর গোরকঘাটা থেকে ঘটিভাঙার দূরত্ব ২৪ কিলোমিটার। ৩-৪ জন হলে একটা সিএনজি নিয়ে যেতে পারেন ঘটিভাঙ্গা, ভাড়া ১৫০-১৭০ টাকা। সেখান থেকে আবার ইঞ্জিনচালিত নৌকায় করে সোনাদিয়া দ্বীপে যেতে হয়। ঘটিভাঙা নেমে খেয়া নৌকায় সোনাদিয়া চ্যানেল পার হলেই সোনাদিয়া। ভাটার সময় খালে খুব বেশি পানি থাকেনা। সোনাদিয়া যাওয়ার দুটো উপায় আছে। হেঁটে যাওয়া অথবা জোয়ার এলে নৌকা। প্রতিদিন জোয়ারের সময় পশ্চিম সোনাদিয়া থেকে ঘটিভাঙা পর্যন্ত মাত্র একবার একটি ট্রলার ছেড়ে আসে। এই ট্রলারটিই কিছুক্ষণের মধ্যে যাত্রীদের তুলে নিয়ে আবার ফিরতি যাত্রা করে। ভাড়া প্রতিজন ২৫ টাকা। ঘটিভাঙ্গা থেকে সোনাদিয়া পশ্চিম পাড়ার উদ্দেশ্যে দিনে শুধু মাত্র একটি বোট যায়। বোট ছাড়ার সময় জোয়ার-ভাটার উপর নির্ভর করে, সাধারণত সকাল ১০ টা বা ১১ টার দিকে ছাড়ে। ৪০-৫০ মিনিটের মধ্যেই আপনি পৌঁছে যাবেন সোনাদিয়ায়, ভাড়া প্রতিজন ২৫ টাকা। বোট থেকে নেমে কাছেই বন বিভাগের একটা বিল্ডিং আছে, ওখানে রেস্ট নিতে পারেন, কিংবা কিছুক্ষণের জন্যে বসে আড্ডা দিতে পারেন পাশের ঝাউবাগানে। এরপর স্থানীয়দের কাছ থেকে জিজ্ঞেস করে চলে যেতে পারেন বীচে, ১০-১৫ মিনিট হাঁটলেই দেখা পাবেন সমুদ্র সৈকতের। ঘটিভাঙ্গা থেকে হেঁটে হেঁটেও সোনাদিয়া যাওয়া যায়, তবে তা একটু কষ্টকর। হেঁটে গেলে আপনাকে সোনাদিয়া পুর্ব পাড়ায় যেতে হবে, ওদিকে থাকা খাওয়ার কোন ব্যবস্থা এখনও হয়নি, তাই পশ্চিম পাড়া চলে যাওয়াটাই ভালো। কক্সবাজার থেকেও সরাসরি স্পিডবোট রিজার্ভ করে সোনাদিয়া দ্বীপে যাওযার ব্যবস্থা রয়েছে। সে জন্য নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত টাকা গুনতে হয়। যারা ভ্রমণকে অ্যাডভেঞ্চারময় করতে ভালোবাসেন তারা কিছু বাড়তি খরচ করে কক্সবাজার থেকে সরাসরি স্পিডবোটে করে সোনাদিয়া দ্বীপে যেতে পারেন। এই রুটে গেলে স্পিডবোট/ট্রলার আপনাকে মহেশখালী চ্যানেল পার করিয়ে বঙ্গোপসাগর হয়ে সোনাদিয়ার পূর্বপাড়ায় নামিয়ে দিবে কিন্তু আপনি প্যারাবনের ছোট খালের ভেতর দিয়ে নৌকায় করে যাওয়াটা মিস করবেন। তাছাড়া পূর্ব পাড়ায় দেখার মত জায়গা তেমন নেই, তাই সরাসরি পশ্চিম পাড়ায় চলে যান। স্পিডবোট বা ট্রলারের মাঝিকে পশ্চিম পাড়ায় যাওয়ার কথা শুরুতেই বলে নিবেন কারন পূর্বপাড়ায় নামলে পশ্চিম পাড়ায় হেঁটে যাওয়াটা অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে। তাছাড়া উল্লেখযোগ্য দৃশ্য, লোকালয়, ঘরবসতি, ক্যাম্পিং এর সবকিছু পশ্চিম পাড়াতেই। সরাসরি গাড়িতে করে মহেশখালী যাওয়া যায়। যারা বোটে চড়তে ভয় পান বলে স্থলপথে আসতে চান বা প্রাইভেট গাড়ি নিয়ে যেতে চান তাদেরকে কক্সবাজার থেকে বা ঢাকা/চট্টগ্রাম থেকে আসার পথে চকরিয়া নামতে হবে। চকরিয়া থেকে জীপ/সিএনজিতে করে বদরখালি এবং তারপর জীপ/সিএনজিতে করে গোরকঘাটা বাজারে যেতে হবে। সোনাদিয়া দ্বীপে পর্যটকদের থাকার জন্য কোনো আবাসিক হোটেল নেই। খাওয়ারও তেমন কোনো নির্দিষ্ট ব্যবস্থা নেই। স্থানীয় লোকজনকে টাকা দিলে তারা খাওয়ার ব্যবস্থা করে থাকে। সোনাদিয়া দ্বীপটি দুর্গম হওয়ায় সেখানে রাত্রিযাপন নিষিদ্ধ। রাত্রিযাপন করতে চাইলে আগে প্রশাসনের অনুমতি নিতে হবে। নিয়মানুযায়ী বিকেল চারটার আগে বহিরাগত সবাইকে দ্বীপ এলাকা ত্যাগ করতে হয়। আর সোনাদিয়া দ্বীপে রাত্রি যাপন করত গেলে ভরসা করতে হবে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপর। রাত্রি যাপন করতে চাইলে তাদের বাসায় থাকতে পারবেন বা তাঁবু পেতে থাকতে হবে। স্থানীয়ভাবে তাঁবু ভাড়া পাওয়া যায়। সোনাদিয়া দ্বীপে পূর্বপাড়া ও পশ্চিমপাড়া নামে দুইটি পাড়া আছে। ঘোরাঘুরি ও ক্যাম্পিং করার জন্য পশ্চিমপাড়া সম্পূর্ণ নিরাপদ। এছাড়া চাইলে বন বিভাগের অফিসে থাকা যেতে পারে, সেক্ষেত্রে ওখানকার স্টাফদের অনুমতি নিতে হয়। জর্ডানকে চারটি অঞ্চলে ভাগ করা যেতে পারে: * আম্মান — দেশের রাজধানী * ইরবিদ — দেশটির উত্তরের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেট্রোপলিটন * জিরাশ — মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম বৃহত্তম রোমান ধ্বংশাবশেষ * মাদাবা — পবিত্র ভূমি এবং জেরুজালেমের মোজাইক মানচিত্রের জন্য পরিচিত * সল্ট — প্রাচীন শহর, যা এক সময় জর্ডানের রাজধানী ছিল * জারকা — দেশটির তৃতীয় বৃহত্তম মেট্রোপলিটন * আজলান প্রাসাদ — দ্বাদশ শতাব্দীর প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ * ডানা নেচার রিজার্ভ — * মৃত সাগর — বিশ্বের সবচেয়ে নিচু স্থান এবং সবচেয়ে লবনাক্ত সাগর * পেত্রা — জর্ডানের শীর্ষ আকর্ষন, একটি প্রাচীন শহর এবং বিশ্বের নতুন সপ্তাশ্চর্যের একটি * উম্ম কাইস — রোমান যুগের বসতি, প্রাচীন গাদারা ধ্বংসাবশেষের নিকটে রংপুর বিভাগের লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কালীগঞ্জ ইউনিয়নের কাকিনা গ্রামে অবস্থিত এই ঐতিহাসিক কাকিনা জমিদার বাড়ি প্রায় চারশত বছর আগে ১৬৮৭ সালে এই কাকিনা জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কাকিনার এই জমিদার বাড়ি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগে এটি ছিল একটি চাকলা। যা ছিল কোচবিহার রাজ্যের মহারাজা মোদ নারায়ণের অধীনে। তখন এই কাকিনা চাকলার চাকলাদার ছিলেন ইন্দ্র নারায়ণ চক্রবর্তী। ১৬৮৭ সালে ঘোড়াঘাটের ফৌজদার এবাদত খাঁ কোচবিহারের রাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। তার পরীপ্রেক্ষীতে রঘু রামের দুই পুত্র রাঘবেন্দ্র নারায়ণ ও রাম নারায়ণ ফৌজদারের পক্ষে চলে যায়। রাঘবেন্দ্র নারায়ণ ও রাম নারায়ণ পিতা রঘু রাম ছিলেন চাকলাদার ইন্দ্র নারায়ণ চত্রুবর্তীর কাকিনা চাকলার সাধারণ কর্মচারী। মোগলদের এই অভিজানে কোচবিহাররা পরাজিত হয় এবং মোগলদের জয় হয়। তখন তারা চাকলাদার ইন্দ্র নারায়ণ চক্রবর্তীকে চাকলাদার থেকে বহিষ্কার করেন। তারপরে রঘু রামের দুই পুত্র রাঘবেন্দ্র নারায়ণকে পরগনা বাষট্রি ও রাম নারায়ণকে পরগনা কাকিনার চৌধুরী নিযুক্ত করা হয়। আর এরই মধ্য দিয়ে ইন্দ্র নারায়ণ চক্রবর্তী কাকিনার চাকলাদারী শেষ হয়ে রাম নারায়ণের মাধ্যমে কাকিনা জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীকালে এই কাকিনা জমিদার বাড়ির জমিদার বংশধররা দীর্ঘদিন জমিদারি করার পর এই জমিদার বাড়ির জমিদারির পতন হয় জমিদার মহেন্দ্র রঞ্জনের জমিদারির সময়। তার বিশাল ব্যয় ও বিলাসিতার কারণেই মূলত ধ্বংসের কারণ। মহাজন ও সরকারি রাজস্ব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ১৯২৫ সালে তার জমিদারি নিলাম হয়ে যায়। তখন এটি ভারকোর্ট অব ওয়ার্ডসের অধীনস্থ হয়। আর জমিদার মহেন্দ্র রঞ্জন জমিদারি হারিয়ে প্রায় নিঃস্ব অবস্থায় পড়ে যান। তখন তিনি তার পরিবার নিয়ে ১৯৩৯ সালে কার্সিয়াং বা দার্জিলিংয়ে চলে যান এবং ঐ বছরেই সেখানে তার মৃত্যু হয়। সড়ক পথ/রেলপথ ঢাকা হতে ৩৬৮ কি.মি.। ঢাকা থেকে ঢাকা-লালমনিরহাট জাতীয় মহাসড়ক পথে লালমনিরহাট হয়ে পুনরায় লালমনিরহাট হতে বুড়িমারী (পাটগ্রাম উপজেলা) স্থল বন্দরগামী রাস্তায় মহাসড়ক পথে (লালমনরিহাট হতে প্রায় ২১কি.মি কাকিনা বাজার বাসস্ট্যান্ড। বাসস্ট্যান্ড হতে ২০০ গজ পশ্চিমে জমিদার বাড়ির ভগ্নাবশেষ অবস্থিত। লালমনিরহাট থেকে লালমনিরহাট- বুড়িমারি মহাসড়ক পথে প্রায় ২১ কি.মি. দূরে জমিদারবাড়ি অবস্থিত। রংপুর হতে লালমনিরহাট হয়ে বুড়িমারি স্থল বন্দরের রাস্তায় ৬৬ কি মি দূরে জমিদারবাড়ি অবস্থিত। রেলপথ রেলপথঃ লালমনিরহাট হতে বুড়িমারি রেলপথে কাকিনা রেল স্টেশন নেমে প্রায় ২ কি মি দক্ষিণ দিকে জমিদারবাড়ি অবস্থিত। মহামায়া হ্রদ বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটনস্থান। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ মহামায়া লেক। ১১ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ লেকটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৪৫ কিলোমিটার উত্তরে মিরসরাই উপজেলার ৮ নম্বর দুর্গাপুর ইউনিয়নের ঠাকুরদীঘি বাজার থেকে দেড়-দুই কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঠাকুরদীঘি বাজার থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার পূর্বে মহামায়া ইকো পার্ক। পাহাড়ের কোলঘেঁষে আঁকাবাঁকা লেকটি অপরূপ সুন্দর। এখানে রয়েছে একটি বিশাল লেক। ছোট ছোট ইঞ্জিনচালিত নৌকা ও একটি ঝর্ণা। বর্তমানে এটি স্থানীয় এক ইজারারদারের কাছে ইজারা দেয়া হয়েছে। ছোট-বড় অসংখ্য পাহাড়ের মাঝখানে অবস্থিত মহামায়া লেকের অন্যতম আকর্ষণ পাহাড়ি ঝরনা। স্বচ্ছ পানির জলাধারের চার পাশ সবুজ চাদরে মোড়া। নীলাভ জলরাশিতে ডিঙি নৌকা কিংবা ইঞ্জিনচালিত বোট নিয়ে হারিয়ে যেতে পারেন অপরূপ সৌন্দর্যের মাঝে। প্রতিটির ভাড়া পড়বে ৬০০ টাকা থেকে এক হাজার টাকার মধ্যে। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন নিয়ে পানির কলকল ধ্বনিতে মুখরিত মহামায়া লেকে নৌভ্রমণ অন্যরকম আনন্দদায়ক। মহামায়া হ্রদের চারপাশে পাহাড়ের বুক চিরে ছুটে চলা আপনাকে বিমুগ্ধ করবে। গৌধূলিলগ্নে সূর্য যখন অন্তিম নীলিমায় ডুবে যায়, তখনকার লেকের পরিবেশ খুবই চমৎকার। বনভোজনের জন্য মহামায়া দারুণ একটা জায়গা। এখানে এসে আপনি রান্নাবান্না করেও খেতে পারেন। তা ছাড়া অনেকেই লেকের কোলে অবস্থিত বিস্তীর্ণ ভূমিতে ফুটবল কিংবা ক্রিকেট খেলায় মেতে ওঠে। আপনি চট্রগ্রাম নগরীর মাদার বাড়ি এলাকা থেকে সরাসরি বাস সার্ভিসে করে চলে যেতে পারেন মহামায়া লেকে। কিংবা অলংকার সিটি গেইট থেকে যেকোনো লোকাল বাসে করেও যেতে পারবেন সময় লাগবে ১ ঘণ্টা। ভাড়া ৪০ থেকে ৭০ টাকা। আর নিজে যদি আলাদা যেতে চান তবে সিএনজি অটো রিক্সা কিংবা মাইক্রোবাস মিনি কারে করে যেতে পারবেন সেক্ষেত্রে ভাড়া আশা যাওয়া ১০০০ থেকে ১৪০০ নিতে পারে। শহর থেকে গাড়িতে আপনাকে মিরসরাই থানার ঠাকুর দিঘি নামক বাজারে নামতে হবে। সেখান থেকে পায়ে হাটা পথ, সাথে গাড়ি থাকলে কথাই নেই। ঢাকা চট্টগ্রাম রোডের মিরশরাই থানাধীন ঠাকুর দিঘি বাজারে নামতে হবে। সেখান থেকে পায়ে হেঁটে বা গাড়ীতে যাওয়া যায়। মহামায়া লেকে তাঁবুতে থাকতে পারেন। তবে মহামায়াতে ক্যাম্পিং এ মেয়েদের থাকার অনুমতি নেই, কেবলমাত্র ছেলেরা থাকতে পারবে। এছাড়া মিরসরাই এ থাকার মত তেমন ভালো কোন আবাসিক হোটেল নেই। থাকতে চাইলে মিরসরাই এর কাছে সীতাকুণ্ডে কিছু সাধারণ মানের হোটেল আছে সেখানে থাকতে পারবেন। হোটেল সৌদিয়ায় ৬০০ থেকে ১৬০০ টাকায় বিভিন্ন মানের রুম পাবেন এবং সাইমুন ও অন্য আবাসিক হোটেলে ৩০০ থেকে ৭০০ টাকায় থাকতে পারবেন। হোটেল সৌদিয়ায় বুকিং দিতে ফোন করতে পারেন 01991-787979, 01816-518119 নাম্বারে। তবে আরও ভালো কোথাও থাকতে চাইলে আপনাকে চট্রগ্রাম শহরে চলে যাওয়াই উত্তম। মিরসরাই থেকে চট্রগ্রাম যেতে ১ঘণ্টা ৩০ মিনিটের মত লাগবে। অংলকার মোড়ে মোটামুটি মানের থাকার মত হোটেল পাবেন। অথবা চট্টগ্রামের নিউমার্কেট এর স্টেশন রোড এলাকায় বিভিন্ন মানের হোটেল আছে, পছন্দমতোো কোন এক হোটেলে রাত্রিযাপন করতে পারেন। ধামরাই উপজেলার আদূরে অবস্থিত ধানতারা বাজার। এটি বাংলাদেশ-এর পুরোন বাজার এর মধ্যে অন্যতম। জামিরাবাড়ী,ভুরাইল,গুলাকান্দা,যাদবপুর, আমরাইল গ্রামের লোকেরা এখানে জিনিস ক্রয়-বিক্রয় এর জন্য আসে। ধানতারা বাজারে সপ্তাহে একদিন(সোমবার) হাট বসে। সোমবার ধানতারা পরিণত হয় মিলন মেলায়।।।।।। বর্তমানে ধর্মসাগরের আয়তন ২৩:১৮ একর। এটির পূর্বে কুমিল্লা স্টেডিয়াম ও কুমিল্লা জিলা স্কুল, উত্তরাংশে সিটি কর্পোরেশনের উদ্যান ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয় অবস্থিত। কুমিল্লার শহরবাসীর নিকট এই দীঘিটি একটি বিনোদনকেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। এখানে অবকাশ উদযাপনের নিমিত্ত প্রতিদিন বিপুল জন সমাগম হয়ে থাকে। এছাড়া সারাদেশেই ধর্মসাগরের প্রসিদ্ধি রয়েছে। ধর্মসাগরের উত্তর কোণে রয়েছে রাণীর কুঠির, পৌরপার্ক। পূর্ব দিকে  কুমিল্লা স্টেডিয়াম আর পশ্চিম পাড়ে বসার ব্যবস্থা আছে। স্থানীয় অধিবাসী ছাড়াও পর্যটকের আগমন ঘটে। দিঘিপাড়ের সবুজ বড় বড় গাছের সারি ধর্মসাগরকে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা। তাছাড়াও শীতকালে ধর্মসাগরে প্রচুর অতিথি পাখির আগমন ঘটে। ঢাকা থেকে কুমিল্লা পর্যন্ত সড়ক পথের দূরত্ব মাত্র ২:৩০ মিনিটের। ঢাকা থেকে কুমিল্লা ৯৬ কিলোমিটারের পথ। ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে সরাসরি বাস যাতায়াত করে। ঢাকা থেকে প্রাইম, তিশা, এশিয়া লাইন ইত্যাদি বাসে আপনি সরাসরি যেতে পারেন। বাস ভাড়া জনপ্রতি ১১০ থেকে ২৩০ টাকার মধ্যে। এছাড়া চট্টগ্রাম ও ফেনীর যে কোনো বাসে চড়েই পৌঁছাতে পারেন কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট পর্যন্ত। বাস সার্ভিসের দিক থেকে তিশা এবং এশিয়া লাইন এগিয়ে। যেকোন একটিতে চড়েই যেতে পারেন কুমিল্লার পথে। চট্টগ্রাম থেকে আসতে চান তাদের জন্য প্রীন্স সৌদিয়া ই ভালো হবে। তবে মজার ব্যাপার হলো চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা যেতে বাস এর তুলনায় ট্রেনে সময় কমই লাগে, মাত্র ৩:৩০ মিনিট। বাস এ সময় লাগে ৪:৩০ মিনিট এর মত। রাতযাপন করার মতো কুমিল্লায় অনেক হোটেল। উলেখযোগ্য কিছু হোটেল হচ্ছে আবেদীন, নূরজাহান, আশিক, মেরাজ, ময়নামতি ইত্যাদি। এছাড়াও কুমিলায় রয়েছে বেশকিছু ভালোমানের রিসোর্ট। বার্ডে যোগাযোগ করলে সেখানেও থাকতে পারেন। সপ্তদশ শতকে এই অঞ্চলে একটি ডাচ কুঠি স্থাপিত হয়। পরে শহরটি পাটশিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে ওঠে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে বরানগরের দক্ষিণেশ্বরে রানি রাসমণি তাঁর প্রসিদ্ধ কালীমন্দিরটি স্থাপন করেছিলেন। রামকৃষ্ণ মিশনের প্রথম মঠও বরানগরেই স্থাপিত হয়েছিল। বর্তমানে ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটের প্রধান কার্যালয় বরানগরে অবস্থিত। [[বিহার ঝাড়খণ্ড ওড়িশা আসাম ত্রিপুরা এবং পাঞ্জাব প্রতিবেশী রাজ্যের অনেক লোক এখানে বসবাস করে। সর্বাধিক বাংলা বলতে পারে। ডানলপ এবং বনহোগলি এলাকায় পাঞ্জাবী শিখরা প্রধানত গুরুমুখী ভাষায় একে অন্যকে এবং হিন্দীতে অন্য ধর্মীয় লোকদের সাথে কথা বলে। বিহারী ও ঝাড়খণ্ডীরা প্রধানত ভোজপুরী ভাষায় একে অন্যকে এবং হিন্দিতে অন্যদের সাথে কথা বলে। | নাম=বরাহনগর রোড রেলওয়ে স্টেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=নোয়াপাড়া মেট্রো স্টেশন অন্য=মা সারদা মেট্রো স্টেশন ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=নোয়াপাড়া মেট্রো স্টেশন উইকিউপাত্ত=Q14942939 কুঠি ঘাট এ ফেরি সেবা পাওয়া যায়। বরানগর পর্যটকদের ভ্রমণের জন্য এবং শহরটির বিভিন্ন দিকে যাওয়ার জন্য একটি ভাল পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে। বাস, রিকশা, অটোরিকশা, টোটো রিকশা ভ্রমণের জন্য উপলব্ধ। আপনি ডানলপ, বনহুগলি, টবিন রোড, সিঁথি, ব্যানার্জি পাড়া, কুঠি ঘাট, নোয়াপাড়ার অটো স্টান্ড খুঁজে পেতে পারেন। আপনি হলুদ ট্যাক্সি ওলা উবার"-এও ভ্রমণ করতে পারেন। | নাম=কৃপাময়ী কালীমন্দির, বরানগর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=কৃপাময়ী কালীমন্দির, বরানগর উইকিউপাত্ত=Q6437106 | উইকিপিডিয়া=ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট উইকিউপাত্ত=Q3105568 | উইকিপিডিয়া=বরানগর রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম উচ্চ বিদ্যালয় উইকিউপাত্ত=Q19882251 বরানগর জুড়ে পানীয়র জন্য বিভিন্ন বার পাওয়া যায়। আপনি বিভিন্ন মিষ্টির দোকানগুলিতে লস্যি পেতে পারেন। এখানকার আনন্দময়ী মিষ্টির দোকানে অনেক ধরনের আম, দই ইত্যাদির লস্যি পাওয়া যায়। আলমবাজার এলাকায় মিষ্টির দোকানেও আপনি লস্যি পেতে পারেন। বরানগর রেলওয়ে স্টেশন এবং সোনালী সিনেমা হলের কাছাকাছি ডানলপ এলাকায় কয়েকটি ফলের রসের দোকান রয়েছে। আপনি কফির জন্য "ডানলপ কফি হাউস" পরিদর্শন করতে পারেন। পর্যটকদের রাতে থাকার জন্য বরানগর শহর জুড়ে কিছু লজ এবং হোটেল আছে। বরানগর সবচেয়ে দূষিত শহরগুলির মধ্যে একটি। অনেক গাড়ি ডানলপ ক্রসিং হয়ে যাতায়ত করে, তাই এই এলাকা খুব বায়ু দূষিত হয়। এই এলাকার জন্য একটি মাস্ক এবং রুমাল ব্যবহার করুন। বরানগর পর্যটকদের জন্য নিরাপদ। পূর্বনির্ধারিত মান ব্যবহার করে মানচিত্র: উইকিউপাত্ত আইডি ব্যবহার করে মানচিত্র: দক্ষিণ আমেরিকা ক্যারিবিয়ান, দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগর এবং দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরের মাঝে অবস্থিত একটি মহাদেশ। এই মহাদেশের বেশিরভাগ অংশ বনভূমি দ্বারা আবৃত। বিশ্বের সবচেয়ে বড় বৃষ্টিঅরণ্যে এবং বৃহত্তম নদী আমাজন এশিয়ার বাইরে সর্বোচ্চ পর্বতশ্রেণী আন্দিজ দূরবর্তী দ্বীপপুঞ্জ গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ ইস্টার আইল্যান্ড এবং ফার্নান্দো দে নোরনহা স্বর্গীয় সৈকত (যেমন ব্রাজিলের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে বিস্তৃত মরুভূমি আটাকামা বরফের প্রাকৃতিক দৃশ্য (প্যাট্যাগোনিয়া ও টিয়ার্রা ডেল ফুয়েগো বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা জলপ্রপাত ভেনেজুয়েলার ৯৭৯ মি উচু এঞ্জেল জলপ্রপাত বৃহত্তম জলপ্রপাত ইগুয়াস্কু জলপ্রপাত আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিল) এবং এর পাশাপাশি অন্যান্য অনেক উত্তেজনাপূর্ণ প্রাকৃতিক আকর্ষণ রয়েছে দক্ষিণ আমেরিকায়। | region1description=দক্ষিণ আমেরিকাতে 'ইউরোপীয় দেশ' হওয়ার জন্য পরিচিত আর্জেন্টিনা, তার শহরগুলি গতিশীল এবং সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক জীবন প্রদান করে এবং দক্ষিণে আংশিকভাবে ঘন ঘন ঘাস, পাহাড় এবং হিমবাহ উদ্যানগুলি সরবরাহ করে। | region2description= এই স্থলবেষ্টিত দেশটি তর্কসাপেক্ষে লাতিন আমেরিকার একমাত্র স্থানীয় অধিবাসীদের দেশ, যেখানে আদিবাসীরা জাতিগত সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং আন্দিজের উচ্চতা দ্বারা দেশটির সংস্কৃতির প্রভাবিত হয়। | region3description= দক্ষিণ আমেরিকার একমাত্র পর্তুগিজ ভাষী দেশ এবং মহাদেশের মধে এটি বৃহত্তম দেশ। রিও ডি জেনেইরো এর মতো স্পন্দনশীল শহরগুলি সহ আমাজন বৃষ্টিঅরণ্য রয়েছে এই দেশে। | region5description= কয়েক দশক ধরে সহিংসতার পর কলম্বিয়া এখন নিরাপদ গন্তব্যস্থল। যেখানে কফি, জঙ্গল, আগ্নেয়গিরি এবং দুটি উপকূলরেখায় ক্যারিবীয় অনুভূতি রয়েছে। | region6description= ইকুয়েটারটি স্ট্র্যাডলিং, এই ছোট দেশটি চারটি অঞ্চলের মধ্যে অবিশ্বাস্য বৈচিত্র্য সরবরাহ করে। অঞ্চল চারটি হল- আমাজন রেনফরেস্ট, আন্দিজ, প্রশান্ত মহাসাগর এবং অনন্য গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ]]। | region7description=১৯৮২ সালের যুদ্ধ এবং আর্জেন্টিনার সাথে চলমান বিতর্কের কথা বিবেচনা করলে বেশিরভাগই দক্ষিণ আটলান্টিকে যুক্তরাজ্য এর এই অংশটি অনেকগুলি বৈচিত্র্যময় অঞ্চল প্রদান করে, যার মধ্যে রয়েছে আটলান্টিক বন্যপ্রাণী এবং দূরবর্তী প্রাকৃতিক ভূদৃশ্য জুড়ে দূরবর্তী দৃশ্য সহ। | region9description=দক্ষিণ আমেরিকার মূলভূমির একমাত্র ইংরেজীভাষী দেশ, যার মধ্যে উচ্চভূমি, জলপ্রপাত এবং অতিবৃষ্টি অরণ্য রয়েছে। | region10description=মহাদেশে সম্ভবত সবচেয়ে কম পরিদর্শন করা দেশ, সমতল প্যারাগুয়েতে আপনি জেসুইট মিশন, কিছু বড় নদী এবং চিত্তাকর্ষক ইতাইপু বাঁধ দেখতে পারেন এবং স্থানীয় গুয়ারানি ভাষা শুনতে পারেন। | region11description= ইনকাদের ঐতিহাসিক কেন্দ্রভূমি, এই দেশটি এখনও অনেক ইনকা ঐতিহ্য মাচু পিচু সবচেয়ে বেশি পরিদর্শন করা সাইট) এবং নাজকা লাইন প্রদর্শন করে। | region12description= এই প্রাক্তন ডাচ উপনিবেশ ক্যারিবিয়ান, এশিয়ান, ডাচ এবং লাতিন আমেরিকার একটি অনন্য মিশ্রণ অফার করে। | region13description=প্রতিবেশী দেশে আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিল এর মতো ফুটবল পাগল দেশ, উরুগুয়েও সমুদ্র সৈকত, মনোরম ঐতিহাসিক শহর এবং একটি স্বস্তিদায়ক জীবনধারা প্রদান করে। | region14description= আপনি কেবল তেল এবং সমাজতন্ত্রের কথা ভাবতে পারেন, তবে ভেনেজুয়েলায় জঙ্গল ও জলপ্রপাত রয়েছে; মারাকাইবো এবং কারাকাস এর মতো বড় শহরও রয়েছে এবং রয়েছে মারাকাইবোর হ্রদ, যা বিশ্বের বৃহত্তম হ্রদ বা উপসাগরগুলির মধ্যে একটি। আমাজোনিয়ার (কখনও কখনও প্যান-আমাজোনিয়ার বলা হয়) একটি বিশাল অরণ্য এলাকা, যা দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের প্রায় ৪০% আচ্ছাদিত করেছে। এটি উত্তর ব্রাজিল উত্তর বলিভিয়া]]র অংশ, পূর্ব পেরু পূর্ব ইকুয়েডর দক্ষিণ-পূর্ব কলম্বিয়া দক্ষিণ ভেনিজুয়েলা দক্ষিণ গায়ানা দক্ষিণ সুরিনাম এবং দক্ষিণ ফরাসি গায়ানা]]র বেশিরভাগ এলাকা জুড়ে রয়েছে। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় জৈব অঞ্চলের অন্যতম এবং আন্দিজের কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, পেরু ও বলিভিয়া থেকে শুরু হয়ে পূর্ব ব্রাজিলের আটলান্টিক মহাসাগর পর্যন্ত চলেগেছে। নির্দেশক ধরন city নাম আল্টার দো চও অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q225060 — তাপজস নদীর ঘন রিভারসাইড গন্তব্য। নির্দেশক ধরন city নাম বেলেম অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q47593 — আমাজন মারজো দ্বীপের দক্ষিণে আটলান্টিক মহাসাগর পৌঁছানোর আগে শেষ বড় শহর। নির্দেশক ধরন city নাম Iquitos অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q193289 — বিশ্বের বৃহত্তম শহর, যেখানে রাস্তা দ্বারা পৌঁছানো যাবে না। নির্দেশক ধরন city নাম Macapá অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q180215 — মারজো দ্বীপের উত্তরে ব্রাজিলীয় রাজ্য রাজধানী। নির্দেশক ধরন city নাম Manaus অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q40236 — আমাজন অঞ্চলের বৃহত্তম শহর ও প্রধান বন্দর এবং বৃষ্টি অরণ্যের মধ্যে অভিযান শুরু করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। নির্দেশক ধরন city নাম Rio Branco অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q171612 —একটি ব্রাজিলিয়ান রাজ্যের রাজধানী। {{আরও দেখুন| মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার বন্যপ্রাণী}} আপনি সর্বদা সাপের কামড়ে কিট, মশা তাড়ানোর ঔষধ সঙ্গে রাখতে হবে। এছাড়া জলয়োজিত থাকতে এবং আপনার ট্যুর গাইড থেকে দূরে যাবেন না। হায়দ্রাবাদে রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তেলঙ্গানার একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এখানে অনেক দেশ থেকে সরাসরি উড়ান আছে। আন্তর্জাতিক বিমানসংস্থাগুলি হল এয়ার ইন্ডিয়া, এমিরেটস, কুয়েত এয়ারওয়েজ, মালয়েশিয়া এয়ারলাইনস, ওমান এয়ার, কাতার এয়ারওয়েজ, সৌদি আরবিয়ান এয়ারলাইনস, সিল্ক এয়ার, শ্রীলঙ্কা এয়ারলাইনস এবং থাই এয়ারওয়েজ। এয়ার ইন্ডিয়া, গোএয়ার, ইন্ডিজ এবং স্পাইসজেট দ্বারা অভ্যান্তরিন সংযোগ পরিচালনা করা হয়। দক্ষিণ ভারত ভারত উপদ্বীপের পাঁচটি প্রধান রাজ্য এবং ভারতের পশ্চিম উপকূলের আরব সাগরে লাক্ষাদ্বীপ এবং ভারতের পূর্ব উপকূলের বঙ্গোপসাগরের আন্দামান ও নিকোবর নিয়ে গঠিত। দক্ষিণ ভারতের প্রধান ভূখন্ডে পাঁচটি রাজ্য রয়েছে: | region2description=২০১৪ সালে অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন। এর রাজধানী শহর হল হায়দ্রাবাদ]] | region3description="ঈশ্বরের নিজের দেশ মশলা, আয়ুর্বেদ এবং মালবার উপকূলের জন্য বিখ্যাত | region4description=ভারতের ভীষণভাবে স্বাধীন দক্ষিণ টিপ, তার মন্দির জন্য বিখ্যাত এবং এর রাজধানী হল চেন্নাই মাদ্রাজ) | region5description=কন্নড়দের স্বদেশ, রাজধানী ব্যাঙ্গালোর বেঙ্গালুরু হল ভারতের প্রধান আইটি হাব। লাক্ষাদ্বীপ দ্বীপপুঞ্জ mdash; ভারতের পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত। এটি মালদ্বীপ শৃঙ্খল উত্তরের অংশ। এখানে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নয়টি শহর. তিরুপতি সর্বাধিক পরিদর্শক বিশিষ্ট হিন্দু মন্দির। মন্দিরের ধন-সম্পদের জন্য বিখ্যাত। কোদিকাননাল কোদিকানাল এবং উটি হল শৈলশহর এবং মধুচন্দ্রিমার গন্তব্য ১৯৭০-এর দশক থেকে। হাভেলক দ্বীপ সৈকত এবং স্নোর্কেলিং জন্য বিখ্যাত দক্ষিণ ভারতের মধ্যে দুটি প্রধান পরিবহন মাধ্যম হচ্ছে বাস ও রেল ব্যবস্থা। আপনি একটি ক্যাবকে কল করতে পারবেন, যা সাধারণত পরিবহন সবচেয়ে পরিষ্কার মাধ্যম। তাড়ি (কেরালায় কালু নামে পরিচিত) নারকেল গাছ থেকে প্রাপ্ত, কেরালায় মুক্তভাবে পাওয়া যায় এবং গাঁজানোর পরে খাওয়া হয়। দক্ষিণ ভারতে ব্যাঙ্গালোরের মতো বেশিরভাগ বড় শহরগুলির বাইরে বেশ কিছু রক্ষণশীল অঞ্চল ২১:০০ এর আগে বন্ধ হয়ে যায়। তাই পর্যটকদের সেই অনুযায়ী তাদের ভ্রমণ পরিকল্পনা করার পরামর্শ দেওয়া হয়। ২১:০০ -এর পর জন পরিবহন ব্যবস্থা বা ক্যাবগুলি খুঁজে পাওয়া কঠিন। এছাড়াও, গভীররাতে ভ্রমণকালে নগদ অর্থ বহন করা যুক্তিযুক্ত নয়। চার রাজ্যে তুলনামূলকভাবে ভাল পুলিশ ব্যবস্থা রয়েছে এবং ১০০ নম্বরে ডায়াল করে কোনও জরুরি অবস্থায় পুলিশের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ১০৮ নম্বরের ডায়াল করে বিনামূল্যে এম্বুলেন্স পরিষেবা পৌঁছে যাবে। ছত্তীসগঢ় পূর্ব ভারতের একটি রাজ্য। এই রাজ্যের পূর্বদিকে ওড়িশা ও ঝাড়খন্ড এবং পশ্চিমে মধ্যপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্র অবস্থিত। নির্দেশক ধরন city নাম Ambikapur অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2088480 বাংলাদেশের খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলা]]য় মূল শহর হতে ৭ কিলোমিটার পশ্চিমে সমুদ্র সমতল হতে ৩০০০ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট আলুটিলা বা আরবারী পাহাড়ে আলুটিলা গুহা অবস্থিত। স্থানীয়রা একে বলে মাতাই হাকড় বা দেবতার গুহা। এটি খাগড়াছড়ির একটি নামকরা পর্যটন কেন্দ্র। এই গুহাটি খুবই অন্ধকার ও শীতল। কোন প্রকার সূর্যের আলো প্রবেশ করে না বলে মশাল নিয়ে ভিতরে প্রবেশ করতে হয়। সুড়ঙ্গের তলদেশ পিচ্ছিল এবং পাথুরে ও এর তলদেশে একটি ঝর্ণা প্রবাহমান। গুহাটি দেখতে অনেকটা ভূ-গর্ভস্থ টানেলের মত যার দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৫০ ফুট। গুহাটির এপাশ দিয়ে ঢুকে ওপাশ দিয়ে বের হতে আনুমানিক ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগে। গুহাটির উচ্চতা মাঝে মাঝে খুব কম হওয়ায় নতজানু হয়ে হেটে যেতে হয়। জম্মু ও কাশ্মীর উর্দু: جموں و کشمیر) ভারতের উত্তরতম রাজ্য। জম্মু বিভাগ mdash; মন্দির, কুঠি, প্রাসাদ ও দুর্গ জন্য পরিচিত কাশ্মীর উপত্যকা mdash; অনেকে বলে এটি পৃথিবীতে স্বর্গ, বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষ, সুন্দর বাগান, বিশাল হ্রদ এবং প্রিজাইন স্ট্রিম এবং অত্যাশ্চর্য প্রাকৃতিক দৃশ্যে ভরপুর স্থান লাদাখ mdash; আশ্চর্যজনক প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলি হিমালয় পর্বতমালায় উচ্চতর ভ্রমণের জন্য জনপ্রিয় এবং বিশ্বের সবচেয়ে শান্ত জায়গাগুলির মধ্যে জনপ্রিয়। হিমালয় উত্তর হিমালয় পর্বতমালা অন্তর্ভুক্ত উত্তরাঞ্চলীয় ভারতের তিনটি রাজ্য নিয়ে গঠিত হিমাচল প্রদেশ জম্মু ও কাশ্মীর এবং উত্তরাখণ্ড। হিমালয় পর্বতের পূর্ব অংশগুলি পূর্ব ভারত এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের রয়েছে, যার নিজস্ব আঞ্চলিক নিবন্ধ রয়েছে। এখানে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নয়টি শহর. | regionmaptext=মালদ্বীপের ২০ টি প্রবালপ্রাচীর | region4items=উত্তর ও দক্ষিণ মালে প্রবালপ্রাচীর | region4description=রাজধানী মালে এবং বিমানবন্দর, মালদ্বীপের রিসর্টগুলি অবস্থিত। | region5description=কাফুর পশ্চিম, দ্বিতীয় সবচেয়ে জনপ্রিয় গ্রুপ। | region10description=দক্ষিণতম প্রবালপ্রাচীর, গণ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এখানে অবস্থিত এবং স্থানটি জনসংখ্যায় দ্বিতীয় বৃহত্তম।}} অন্যান প্রবালপ্রাচীরগুলি হল- গৌফু আলিফু, গাউফু ধালালু, গনভিয়ানি, হা আলিফু, নুননু, হা ধায়ালু, লামু, নিয়াভিনাণী, শাভিয়ানী এবং থাও। নির্দেশক ধরন city নাম Male অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q9347 mdash; রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর নির্দেশক ধরন city নাম Seenu অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ mdash; দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর এবং শুভদিভ বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের স্বল্পকালীন বাসস্থান চিম্বুক পাহাড় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২৫০০ ফুট উচ্চতায় এর অবস্থান। বান্দরবান পার্বত্য জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ২৬ কিলোমিটার। চিম্বুক পাহাড় থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত খুব নয়নাভিরাম। [[বান্দরবান জেলা]]র রুমা সদর এবং বান্দরবান সদরে চিম্বুক পাহাড় অবস্থিত। বান্দরবানে পৌছানোর বেশকিছু উপায় আছে। বান্দরবানের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন বাস চলাচল করে যেমন: এস আলম, শ্যামলী, সেন্টমার্টিন পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, রবি এক্সপ্রেস ইত্যাদি। বাসেভেদে ভাড়া প্রায় ৬০০ থেকে ১৪০০ টাকা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে বান্দরবানে ৯ থেকে ১০ ঘণ্টায় পৌছানো যায়। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে যেতে চাইলে বহদ্দারহাট টার্মিনাল থেকে পূরবী এবং পূর্বাণী নামক দুটি বাস ৩০ মিনিট পর পর বান্দরবানের উদ্দ্যেশে ছেড়ে যায়। জন প্রতি ভাড়া ২০০ টাকা। কক্সবাজার থেকে যেতে চাইলে সেখান থেকেও পূরবী এবং পূর্বাণী বাসে করে সরাসরি বান্দরবানে যাওয়া যায়। বান্দরবান শহর থেকে জীপ, চাঁদের গাড়ি বা বাসে করে চিম্বুকে যাওয়া যায়। চাইলে ব্যক্তিগত গাড়ীতেও যাওয়া সম্ভব। বান্দরবান শহর থেকে যেতে ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের মত সময় লাগে। চিম্বুক-থানছি পথে বিকেল ৪ টার পরে কোনো গাড়ি চলাচল করে না। তাই ভ্রমণ ৪ টার আগেই শেষ করা উচিত। চিম্বুকে রয়েছে বান্দরবান জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে একটি রেস্টহাউজ, তবে তা পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত নয়। চিম্বুকের আশেপাশে রাত্রি যাপনের জন্য আবাসিক হোটেল মোটেল নেই। তবে বান্দরবান শহরে বেশ কিছু ভালো মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়া বান্দরবান থেকে যাওয়ার পথে সাইরু রিসোর্ট বা চিম্বুকের পরে নীলগিরিতে রাত্রি যাপন করা যেতে পারে। চিম্বুক পাহাড়ের পাশে সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত একটি ক্যান্টিন রয়েছে। যেখানে সকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবার পাওয়া যায়। এছাড়া আদিবাসীদের কিছু খাবার দোকান এবং হোটেল রয়েছে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বসতভিটা বাংলাদেশের খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার পিঠাভোগ গ্রামে অবস্থিত। পিঠাভোগ গ্রামে অবস্থিত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বসতভিটা বাংলাদেশের একটি প্রত্নতাত্বিক স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃত। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষ পঞ্চানন কুশারী পিঠাভোগের বাড়ি ছেড়ে কলকাতায় চলে যান। ১৯৯৪ সালে ২৪ নভেম্বর পিঠাভোগে রবীন্দ্র স্মৃতি সংগ্রহশালার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। ২৫ শে বৈশাখ ১৪২২ বঙ্গাব্দ থেকে এই স্মৃতি সংগ্রহশালায় তিনদিন ব্যাপী জাতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। খুলনা থেকে বাসে রূপসা উপজেলায় গিয়ে সেখান থেকে স্থানীয় যানবাহন পাওয়া যায়। নওয়াপাড়া বিশ্বরোড থেকে ৭কি.মি. দক্ষিণে অগ্রসর হয়ে পিঠাভোগ কাজদিয়া সেতু পার হয়ে ১কি.মি. পূর্বে ঘাটভোগ ইউনিয়ন পরিষদের পাকা রাস্তা ধরে খানিকটা অগ্রসর হয়ে প্রাচীন ভৈরব নদীর ৪০০ফুট উত্তর পাড়েই বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের বসতভিটা কুশারী বাড়ির অবস্থান। রূপসা উপজেলায় ,উপজেলা পরিষদ ডাকবাংলো আছে। ডাকবাংলোটি উপজেলা পরিষদ চত্ত্বর অবস্থিত। পিঠাভোগ গ্রামে এবং রূপসা উপজেলায় কোন আবাসিক হোটেল না থাকায় আপনাকে খুলনা শহরে অবস্থান করতে হবে। খুলনা শহরে অবস্থিত বিভিন্ন হোটেলের নাম- * হোটেল ক্যাসেল সালাম। জেলা পরিষদের ২ কি:মি: দূরে অবস্থিত, শান্তিধাম মোড়ের সন্নিকটে ) * হোটেল ওয়েস্টান ইন। (জেলা পরিষদের ১ কি:মি: দূরে অবস্থিত, বাংলাদেশ ব্যাংকের খুলনা শাখার সন্নিকটে) | নাম=হোটেল র‌্যয়াল ইন্টারন্যাশনাল অন্য=হোটেল র‌্যয়াল ইন্টারন্যাশনাল ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=খুলনা শহরের যেকোন স্থান থেকে রিকশা বা ইজিবাইক যোগে যাওয়া যায়। | বিবরণ=শান্তিধাম মোড়ের সন্নিকটে জেলা পরিষদের ২ কি:মি: দূরে অবস্থিত। | নাম=হোটেল ক্যাসেল সালাম অন্য=ক্যাসেল সালাম ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=জেলা পরিষদের ২ কি:মি: দূরে অবস্থিত, শান্তিধাম মোড়ের সন্নিকটে | নাম=হোটেল ওয়েস্টার্ন ইন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=জেলা পরিষদের ১ কি:মি: দূরে অবস্থিত, বাংলাদেশ ব্যাংকের খুলনা শাখার সন্নিকটে। * খুলনার মেট্রোপলিটন পুলিশ কন্ট্রোল রুম, ২০২২০ হারবাড়িয়া ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্রে পর্যটকের জন্য প্রবেশ মূল্য: দেশি পর্যটক জনপ্রতি ৭০ টাকা, বিদেশি পর্যটক ১ হাজার টাকা। সঙ্গে ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য হবে। ঢাকার গাবতলী কিংবা সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে মেঘনা পরিবহন (০১৭১৭১৭৩৮৮৫৫৩ পর্যটক পরিবহন (০১৭১১১৩১০৭৮) সাকুরা পরিবহন (০১৭১১০১০৪৫০ সোহাগ পরিবহন (০১৭১৮৬৭৯৩০২) ইত্যাদি বাসে বাগেরহাট যেতে হবে। নদী পথে খুলনা থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার এবং মংলা থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে এই পর্যটন কেন্দ্রটি অবস্থিত। তাই বাগেরহাটের মংলা বন্দর থেকে করমজল যাবার নৌযান ভাড়া করতে হয়। এছাড়া মোরেলগঞ্জ, শরণখোলা এবং খুলনার রূপসা থেকেও করমজল পর্যটন কেন্দ্রে যাওয়া যায়। তবে সবচেয়ে ভাল হয় সায়দাবাদ বাস স্ট্যান্ড থেকে সরাসরি মংলা যাওয়ার বাসে করে যাওয়া। মংলা ফেরি ঘাট থেকে ১০ জনের উপযোগী ইঞ্জিন চালিত নৌকার ভাড়া করা যায় তাহলে খরচ সাশ্রয় হবে। হাড়বাড়িয়া ইকো পর্যটন কেন্দ্র সুন্দরবনের মধ্যে অন্যতম পর্যটন স্থান। মংলা থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে এটি অবস্থিত। এখানকার মূল আকর্ষণ বনের ভেতর দিয়ে যাওয়ার কাঠের ট্রেইল। যারা প্রথম ট্রেইলে হাঁটবেন তাদের জন্য এটা আনন্দের নতুন অভিজ্ঞতা। প্রায় বছরে বছরে এখানের কাঠ পাল্টাতে হয়। পানিতে ভিজে যায় বলে স্যাঁতস্যাঁতে থাকে। ট্রেইলের মাঝখান দিয়ে হাঁটতে হয়। বনের মধ্যে দিয়ে বিস্তৃত পুরো ট্রেইলটা ঘুরে আসতে মাত্র ৩০/৪০ মিনিটের মতো সময় লাগে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য এমন মুগ্ধ করবে যে ১ ঘণ্টা হাটাও খুব সামান্য মনে হবে। মিঠা পানির জন্য একটি পদ্মদ্মপুকুর ও ওয়াচ টাওয়ার আছে। ওয়াচ টাওয়ার থেকে প্রায় পুরো হাড়বাড়িয়া দেখা যায়। কাঠের তৈরি এই টাওয়ারে একসাথে ৬ জনের বেশি উঠা যায় না। পদ্মপুকুরের মাঝে পর্যটকদের বসার জন্য ব্যবস্থা করা আছে। যারা একদিনের জন্য সুন্দরবন ভ্রমণে যেতে চান তাদের জন্য হাড়বাড়িয়া আদর্শ জায়গা। এখানে প্রায়ই লোনা পানির কুমির দেখা যায়। তবে কুমির দেখার জন্য ভালো সময় ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি। এই সময়ে রোদ পোহাতে কুমিরগুলো খালের চরে শুয়ে থাকে। এছাড়াও হাড়বাড়িয়ায় সুন্দরনের মায়া হরিণেরও দেখা মেলে। পর্যটকদের জন্য এটা উন্মুক্ত হওয়ায় খুব কাছে থেকে হরিণের দেখা মেলে। এখানকার হরিণগুলো একেবারেই বন্য নয়। অনবরত মানুষের সঙ্গ পায় বলে বনের ধারে একাধিক হরিণের দেখা মেলে। হাড়বাড়িয়ার বাঘের দেখা না পেলেও বাঘের পায়ের ছাপ অনেকে দেখতে পায়। এছাড়াও চিত্রা হরিণ ও অন্যান্য বন্য প্রাণীও দেখা মিলবে এখানে। জোয়ার-ভাটা অঞ্চল হওয়ার জন্য এখানে মাটি স্যাঁতস্যাঁতে, কর্দমাক্ত, ভেজা থাকে। এজন্য খুব কাছে থেকে লাল কাঁকড়া দেখা যায়। এছাড়াও সুন্দরী, গেওয়া, গড়ান, পশুর, বাইন, গোলপাতা ইত্যাদি গাছ আছে। নানা প্রজাতির পাখি, পোকা মাকড় আছে। হাড়বাড়িয়া ইকো পর্যটন কেন্দ্র-টি বাঘের অভয়ারণ্য। তাই কাঠের তৈরি ট্রেইল এর ছাড়া জঙ্গলে যাওয়া নিষেধ। জঙ্গলে কেউ যেতে চাইলে বন কার্যালয় থেকে অস্ত্রধারী বনরক্ষী নিয়ে নিতে হবে। জঙ্গলে ধুমপান একেবারে নিষেধ। অন্যকোনো ময়লা, চিপস, বিস্কুট, চকলেট, প্ল্যাস্টিকের বোতল ইত্যাদির প্যাকেট ফেল যাবে না। এসব ফেলার জন্য নির্দিষ্ট ঝুড়ি আছে। | নাম=মোটেল পশুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=মোংলা বন্দর, বাগেরহাট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | আগমন প্রস্থান মূল্য=১২০০-২০০০ ৳ | বিবরণ=মংলায় থাকার জন্য ভালো ব্যবস্থা হল মোটেল পশুর। বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের অধীনস্থ এটি। | নাম=হোটেল রয়্যাল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=কেডিএ এভিনিউ, খুলনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | আগমন প্রস্থান মূল্য=১২০০-১৮০০ ৳ | নাম=হোটেল ক্যাসেল সালাম অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=কেডিও এভিনিউ, খুলনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=হোটেল সিটি ইন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=মজিদ স্বরনী, খুলনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=হোটেল জেলিকো অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=লোয়ার যশোর রোড, জেল টাওয়ার, খুলনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= হারবাড়িয়া যেতে পশুর নদী পাড়ি দিতে হয়। এই নদী সবসময়ই কম-বেশি উত্তাল থাকে। তাই ভালো মানের ইঞ্জিন নৌকা নিয়ে যাওয়া উচিত। এছাড়া বন রক্ষী ছাড়া জঙ্গলের ভেতরে ঢুকবেন না। হরিণ ও কুমির প্রজনন কেন্দ্রের কোন প্রাণীকে খাবার দিবেন না। বঙ্গ এশিয়া]]তে একটি সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক অঞ্চল। এটি বঙ্গোপসাগরের শীর্ষে অবস্থিত। এটি উত্তর দিকে হিমালয়; পশ্চিমে উত্তর ভারত পূর্ব দিকে উত্তর পূর্ব ভারত এবং দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বার্মার মায়ানমার দ্বারা আবদ্ধ। ১৯৪৭ সালে যখন ব্রিটিশ ভারত বিভাজিত হয়, তখন ভারত ও পাকিস্তান দুটি নতুন রাজ্য হিসাবে বাংলার অংশ পায়। পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান (বাংলার অংশ পাকিস্তান থেকে পৃথক হয়ে দেশটির পৃথক দেশ হয়ে ওঠে। বর্তমান দিনে বিভাগগুলি হল: পশ্চিমবঙ্গ ভারত| ভারত প্রজাতন্ত্রের একটি রাজ্য বরাক উপত্যকা ভারত ভারত প্রজাতন্ত্রের আসাম রাজ্যের একটি অংশ [[বাংলা অঞ্চলের প্রধান ভাষা এবং ব্যাপকভাবে সীমান্ত উভয় পাশে উচ্চারিত হয়। এটি বিশ্বের সপ্তম সর্বাধিক সাধারণ ভাষা, এবং ভারতে দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থানীয় ভাষা। [[গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড অঞ্চল জুড়ে অগ্রসর হয়েছে। বাংলার বেশিরভাগ অংশ তিনটি নদী দ্বারা গঠিত বিরাট ব-দ্বীপ এলাকায় অবস্থিত। গঙ্গা প্রায় উত্তর ভারতের মধ্য দিয়ে প্রায় পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয় এবং ঐতিহাসিকভাবে এটি দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নদী। ব্রহ্মপুত্র উত্তর-পূর্ব ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ নদী। গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র উভয়ই এবং মেঘনা বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ নদী। সমুদ্র পৌঁছানোর, সংযুক্ত নদীগুলির (এই অঞ্চলে পদ্মা নামে পরিচিত) জলের পরিমাণ বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম। ব্রহ্মপুত্র নিজেই একক ভাবে অষ্টম স্থানে বিবেচিত হয়। মাঝে মাঝে "বঙ্গ" নামে পরিচিত রাজনৈতিক ইউনিট আশপাশের এলাকায় প্রসারিত হয়, যেখানে জাতিগতভাবে বা ভাষাগতভাবে বাঙালির বসবাস ছিল না। ১৭৫৭ সালে ব্রিটিশরা যখন পলাশীর যুদ্ধে বাংলার শেষ নবাব এবং তাঁর ফরাসি মিত্রদের পরাজিত করে, তখন তারা শুধু বাংলাকেই নয়, বরং নবাবের অধীনে থাকা বিহার ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ড রাজ্যের অন্যান্য অঞ্চলও গ্রহণ করে। ব্রিটিশদের অধীনে, বর্তমান সময়ের আসামকে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অংশ হিসেবে পরিচালনা করা হয়েছিল। আমরা এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলির মধ্যে কয়েকটি তালিকাবদ্ধ করা হল। অন্যান্য শহরগুলির জন্য পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশ এবং আঞ্চলিক নিবন্ধগুলি দেখুন। নির্দেশক| ধরন city| নাম চট্টগ্রাম উইকিউপাত্ত =Q376749 — সাবেক পর্তুগিজ, মুগল ও ব্রিটিশ বন্দর; পাহাড় এবং বৃহৎ বন্দরের জন্য পরিচিত; ডাকনাম প্রাচ্যের রাণী । নির্দেশক| ধরন city| নাম খুলনা উইকিউপাত্ত =Q243325 — বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহৎ মহানগর। নির্দেশক| ধরন city| নাম আসানসোল উইকিউপাত্ত =Q202139 — পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় বৃহৎ মহানগর। এটি শিল্প কেন্দ্র হিসাবে বিখ্যাত। নির্দেশক| ধরন city| নাম দুর্গাপুর উইকিউপাত্ত =Q5088 — ভারতের মধ্যে অন্যতম প্রধান ইস্পাত শিল্পের কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত। এটি একটি পরিকল্পিত শহর। তিনটি ছোট স্থান, যা পর্যটনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নির্দেশক| ধরন city| নাম কক্সবাজার অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q949746 — বঙ্গোপসাগরের তীরে একটি জনপ্রিয় অবকাশ শহর, যা বিশাল বালুকাময় সৈকতগুলির জন্য সুপরিচিত নির্দেশক| ধরন city| নাম দার্জিলিং অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q169997 — পশ্চিমবঙ্গের একটি শৈলশহর এবং চায়ের রাজধানী; দার্জিলিং হিমালয় রেলওয়ে ঘর! ডাকনাম পাহাড়ের রানী নির্দেশক| ধরন city| নাম দীঘা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত =Q5275680 — পশ্চিমবঙ্গের একটি সৈকতশহর এবং বিনোদন কেন্দ্র; বালুকাময় সৈকতগুলির জন্য সুপরিচিত। এই শহরকে দীঘা রানী নামেও ডাকা হয়। নির্দেশক| নাম গোরুমারা জাতীয় উদ্যান অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2985148 —পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার একটি প্রকৃতির সংরক্ষিত বন নির্দেশক| নাম গৌড়-পান্ডুয়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1496277 — বাংলার সুলতানী সময়ের প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ; দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম মসজিদগুলির মধ্যে আদীনা মসজিদ অন্তর্ভুক্ত নির্দেশক| নাম জলদাপাড়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3350362 — হিমালয়ের পূর্ব পাদদেশের বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য নির্দেশক| নাম নওগাঁ জেলা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2094277 —বাঙালি অভিজাতদের অনেক প্রাসাদ অন্তর্ভুক্ত নির্দেশক| নাম পাহাড়পুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ — সোমপুর সাম্রাজ্যের প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষের স্থান, পাল সাম্রাজ্যের সার্বভৌম আশ্রম সহ নির্দেশক| নাম সেন্ট মার্টিন দ্বীপ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q254495 — উত্তর বঙ্গোপসাগরে একমাত্র প্রবাল প্রাচীর নির্দেশক| নাম সুন্দরবন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q4526 — বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন। রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল নির্দেশক| নাম সিলেট বিভাগ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q459732 — চা বাগান, বিখ্যাত পাহাড়ি ভূমি, বৃষ্টিঅরণ্য এবং জলপ্রপাত জন্য বিখ্যাত নির্দেশক| নাম টেকনাফ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3348523 — একটি হাতি অভয়ারণ্য এবং বাংলাদেশ এবং বার্মার মধ্যে নদী সীমানা অন্তর্ভুক্ত এ অঞ্চলের প্রবেশাধিকার সহজতর করার জন্য বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রয়েছে। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কলকাতা ভারত শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চট্টগ্রাম বাংলাদেশ শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ঢাকা বাংলাদেশ ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সিলেট বাংলাদেশ বাগডোগরা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর শিলিগুড়ি ভারত এই বনে তিন প্রজাতির বানরের বাস, এগুলো হল: উল্টোলেজি বানর, লাল বান্দর (রেসাস) ও নিশাচর লজ্জাবতী বানর। তাছাড়া এখানে পাঁচ প্রজাতির কাঠবিড়ালি দেখা যায়। এর মধ্যে বিরল প্রজাতির মালয়ান বড় কাঠবিড়ালি একমাত্র এ বনেই পাওয়া যায়। বন্যপ্রাণীর মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য আরও রয়েছে মুখপোড়া হনুমান, চশমাপরা হনুমান, উল্লুক, মায়া হরিণ, মেছোবাঘ, দেশি বন শুকর, গন্ধগোকুল, বেজি, সজারু ইত্যাদি। কোবরা, দুধরাজ, দাঁড়াশ, লাউডগা প্রভৃতি সহ এ বনে আঠারো প্রজাতির সাপের দেখা পাওয়া যায়। বাংলাদেশের যে কয়েকটি প্রাকৃতিক বনভূমি এখনো মোটামু্টি ভাল অবস্থায় টিকে আছে, রেমা-কালেঙ্গা তার মধ্যে অন্যতম। তবে নির্বিচারে গাছ চুরি ও বন ধ্বংসের কারণে এ বনভূমির অস্তিত্বও বর্তমানে হুমকির মুখে। সড়কপথে ঢাকা হতে চুনারুঘাটের দূরত্ব ১৯০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে চুনারুঘাটের দূরত্ব ২৭ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে সরাসরি রেল যোগাযোগ না-থাকায় প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর বাসে, জীপে বা ম্যাক্সিতে এখানে আসতে হয়। * এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ২০০ টাকা। আর, ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৩৭০ টাকা। মাধবপুর থেকে চুনারুঘাটে আসার সরাসরি বাস, জীপ ও ম্যাক্সি সার্ভিসে ভাড়া হলো * জীপে ৩০ টাকা এবং শায়েস্তাগঞ্জ থেকে চুনারুঘাটে আসার সরাসরি বাস, জীপ ও ম্যাক্সি সার্ভিসে ভাড়া হলো * জীপে ২৫ টাকা এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে চুনারুঘাটে আসার জন্য সাধারণত সরাসরি বাস, জীপ ও ম্যাক্সি সার্ভিস রয়েছে। এক্ষেত্রে ভাড়া হলো * জীপে ৪০ টাকা এবং * সুরমা চা বাগান তেলিয়াপাড়া; * মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সৌধ তেলিয়াপাড়া; * শাহ সোলেমান ফতেহগাজী-এর মাজার শাহজীবাজার; * শাহজীবাজার তাপ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র শাহজীবাজার; * শাহজীবাজার রাবার বাগান শাহজীবাজার। চুনারুঘাটের স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। এই এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। উন্নতমানের হোটেলের জন্য আসতে হবে মাধবপুরে; এখানে রয়েছেঃ সাতছড়ি বনে বনবিভাগের একটি বিশ্রামাগার আছে। বনবিভাগের অনুমতি নিতে পারলে সেখানে থাকা সম্ভব। নইলে রাতে থাকতে হবে হবিগঞ্জ, মাধবপুর বা শায়েস্তাগঞ্জ শহরে। থাকার জন্য বেছে নিতে পারেনঃ # সার্কিট হাউজ, হবিগঞ্জ, ☎ ০৮৩১-৫২২২৪। # জেলা পরিষদ রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। # পানি উন্নয়ন বোর্ড রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়াঃ ১২০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়াঃ ২০০/-। # শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল: ০১৯২০-৪১৬৬২৩। # সড়ক ও জনপথ বিভাগ রেস্টহাউজ সরকারী)। # পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। # হোটেল সোনার তরী, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়াঃ ৩০০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়াঃ ৩৫০ এবং এসি কক্ষ ভাড়াঃ ৭০০/-। ঝাড়গ্রাম রাজবাড়ি ঝাড়গ্রাম রাজ প্রাসাদ মল্ল দেব রাজপরিবারের বর্তমান আবাসস্থল। * হরিণ পার্ক (জঙ্গল মহল জুলজিকাল পার্ক) বনপাহাড়ির বনভূমির সৌন্দর্য এবং বেলপাহাড়ী পাহাড়ের জন্য বিখ্যাত। জেলার উত্তরে কাকরাঝোড় এবং দক্ষিণে সুবর্ণরেখা নদী। এটি বন্যপ্রাণীদের জন্য ভালো বাসস্থান এবং পর্যটকদের জন্য একটি প্রিয় গন্তব্য। প্রাচীন মন্দির, রাজপ্রাসাদ এবং লোক সুরগুলি এই এলাকাটিকে আকর্ষণীয় করে তোলে। ২০১৭ সালের ৪ এপ্রিল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঝাড়গ্রাম মহকুমাটিকে নিয়ে এই জেলাটি গঠিত হয়। ঝাড়গ্রাম জেলার সকলেই বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারেন। এই জেলার প্রায় ৮০ মানুষের মাতৃভাষা বাংলা। এখানে ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের যদি বাংলা ভাষা সম্পর্কে সাধারণ ধারণা থাকে তা হলে বেশ ভালো। এছাড়া এই জেলার কিছু মানুষ সাঁওতালি ভাষাতেও কথা বলেন। জেলাটি জঙ্গল মহলের অন্তর্গত। মাওবাদীদের আন্দোলনের জন্য একসময় এই এলাকা বেশ পরিচিত ছিল। ফলে এই জেলায় ভ্রমণের সময় বেশি রাতে হোটেল বা লজের বাইরে না থাকাই ভালো। এটি জলঙ্গী নদীর তীরে অবস্থিত পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলা]]র সদর শহর। এটি মধ্যযুগীয় বাংলায় শিল্প ও সংস্কৃতির মহান পৃষ্ঠপোষক কৃষ্ণচন্দ্রের আবাসস্থল ছিল। কৃষ্ণনগর সংস্কৃতি ও সাহিত্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। কৃষ্ণনগরে কাছেই ঘূর্ণিতে মৃৎ শিল্পীদের বসতি রয়েছে, যারা মাটি দিয়ে মূর্তি তৈরির কাজ করে। এই শিল্পীরা সারা বছর জুড়ে ঐতিহ্যবাহী উপাসনার জন্য হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি তৈরি করে এবং সেইসাথে মানুষের পরিসংখ্যান এবং বাস্তব জীবন- চিত্রের মাটির মূর্তি তৈরি করে। শিল্পীদের খোলা নির্মাণ কেন্দ্র এবং দোকান পর্যটকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আকর্ষণ অন্তর্ভুক্ত। কিছু শিল্পী মাটির জায়গায় ফাইবার গ্লাস ব্যবহার শুরু করেছেন। কৃষ্ণনগর কলকাতা]]র ১০০ কিলোমিটার উত্তরে শিয়ালদাহ-লালগোলা লাইন (২ ১/২ ঘণ্টা) দ্বারা। বহু ইএমই ট্রেন ও লালগোলা প্যাসেঞ্জার'সহ কয়েকটি এক্সপ্রেস ট্রেন শিয়ালদর সাথে সংযোগ স্থাপন করে। বাস দ্বারা প্রতিবেশী শহর ও নগরগুলির সঙ্গে ভাল সংযুক্ত। ৩৪ নং জাতীয় সড়ক কৃষ্ণনগর শহরের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়েছে। সাইকেল রিকশা ও ই-রিকশা শহরের মধ্যে চলাচলের জন্য উপলব্ধ। | নাম=ঘূর্ণি অন্য=ঘূর্ণি বাস স্ট্যান্ড| ইউআরএল ইমেইল= | নাম= কৃষ্ণনগর রোমান ক্যাথলিক চার্চ| অন্য= কৃষ্ণনগর ক্যাথিড্রাল| ইউআরএল ইমেইল= | নাম= রাজবাড়ী| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= ঘূর্ণি স্টুডিও| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= এখানে পুতুল নির্মাতারা তাদের পণ্য ব্যক্তিগতভাবে পর্যটকদের কাছে বিক্রি করে। | বিবরণ= এখানকার শিল্পী দ্বারা বিশ্বের অনেক জায়গায় ব্রোঞ্জ ভাস্কর্য স্থাপিত হয়েছে। যেমন, যুক্তরাজ্যের লেসেস্টারে মহাত্মা গান্ধীর ৭' ৬" স্থায়ী মূর্তি; মিউনিখে মহাত্মা গান্ধীর ৫' উপবিষ্ট মূর্তি; সাংহাইয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৩' ৬" আবক্ষ মূর্তি; তেহরানে জগদীশ চন্দ্র বসুর ৩' আবক্ষ মূর্তি; কলকাতায় রানী রাশমনির ৬' মূর্তি (এসপ্লানে দক্ষিণেশ্বরে স্বামী বিবেকানন্দের ৯' মূর্তি এবং আরও অনেক। | আগমন=দুপুর ১২ টা প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য= | নাম= ঐশ্বরিয়ার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন ৯১ ৩৪৭২ ২৫২৮০ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন=দুপুর ১২ টা প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য= | নাম= এশিয়ান গেস্ট হাউস| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | আগমন=দুপুর ১২ টা প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য= | ঠিকানা =রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রোড| lat long দিকনির্দেশ= | ফোন 91 3472 252408 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন=দুপুর ১২ টা প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য= | নাম=হোটেল আস্তা মিডওয়ে অন্য ইউআরএল ইমেইল= | আগমন=দুপুর ১২ টা প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য= | দিকনির্দেশ=সঙ্গীতা সিনেমা হলের কাছাকাছি | ফোন ৯১ ৩৪৭২ ২২৩৫১২| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন=দুপুর ১২ টা প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য= | ফোন 913472254538| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন=দুপুর ১২ টা প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য= | নাম= মাম্পি হোটেল ও লজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা =কৃষ্ণনগর বাস স্ট্যান্ড, লাল মোহন ঘোষ রোড lat long দিকনির্দেশ= | ফোন 91 9231896739 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন=দুপুর ১২ টা প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য= | আগমন=দুপুর ১২ টা প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য= | ঠিকানা= বেলডাঙ্গা মোর| lat long দিকনির্দেশ= | ফোন 91 3472 252545 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন=দুপুর ১২ টা প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য= | নাম কৃষ্ণনগর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=নবদ্বীপ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=রানাঘাট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=শান্তিপুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= উইকী ভ্রমণ এ রাখা আমার সামান্য অবদান: প্রথম নিবন্ধটি ছিলো মাধবপুর উপজেলা যেটি ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি ২০টা ৪৯ মিনিটে ৬৬৬ কেবি লিখার মাধ্যমে শুরু করেছিলাম; অবশ্য সেসময় উইকী ভ্রমণ ছিলো ইনকিউবেটরে। দ্বাদশ শতাব্দিতে স্থানীয় সামন্ত রাজা পদ্মনাভ প্রজাদের জলকষ্ট নিবারণের জন্য বানিয়াচং গ্রামের মধ্য ভাগে একটি বিশাল দীঘি খনন করেন। এ দীঘি খননের পর পানি না উঠায় স্বপ্নে আদিষ্ট হয়ে রাজা পদ্মনাভের স্ত্রী রাণী কমলাবতী তখন দীঘিতে আত্মবিসর্জন দেন বলে একটি উপাখ্যান এই অঞ্চলটিতে প্রচলিত আছে। সেজন্য এ দীঘিকে কমলারাণীর দিঘিও বলা হয়ে থাকে। এই দীঘিটি নিয়ে বাংলা ছায়াছবিসহ রেডিও মঞ্চ নাটক রচিত হয়েছে। বানিয়াচংয়ে পরিদর্শনে কালে নয়নাভিরাম সাগরদীঘির প্রাকৃতিক পরিবেশ ও সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হয়ে এর পাড়ে বসে পল্লী কবি জসিমউদ্দিন ‘রানী কমলাবতীর দীঘি’ নামে একটি কবিতা লিখেছিলেন; সে কবিতাটি তার ‘সূচয়নী’ কাব্য গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ১৯৮৬ সালে দিঘিটি পুনঃখনন করান তৎকালীন মৎস্য ও পশুপালন মন্ত্রী সিরাজুল হোসেন খাঁন। [[ঢাকা]]র সায়েদাবাদ বাস স্টেশন থেকে বানিয়চং, হবিগঞ্জ ও শায়েস্তাগঞ্জ আসার সরাসরি দুরপাল্লার বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৪ হতে ৫ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে সরাসরি হবিগঞ্জ আসার জন্য পরিবহন কোম্পানিগুলো হচ্ছে অগ্রদুত পরিবহন (এসি ও নন-এসি দিগন্ত পরিবহন (এসি ও নন-এসি) এবং বিছমিল্লাহ পরিবহন (নন-এসি)। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বানিয়াচং আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ জেলা সদর থেকে বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি চালিত স্কুটারযোগে ৪৫ মিনিটে আসা যায়। বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি স্ট্যান্ড হবিগঞ্জ জেলার নদীর অপর পাড়ে অবস্থিত। সিএনজি ভাড়া লাগবে ৩০ টাকা। বানিয়াচং আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। [[ঢাকা]]র কমলাপুর রেল স্টেশন বা চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে সড়ক পথে বানিয়াচং আসা যায়; কারণ শায়েস্তাগঞ্জ হচ্ছে রেলপথে সিলেট বিভাগে প্রবেশের অন্যতম প্রধান স্টেশন এবং এই শহরটির উপর দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেলপথটি বিস্তৃত। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ঢাকা – সিলেট এবং চট্টগ্রাম – সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বানিয়াচং আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ নৌপথে এখানে আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা বানিয়াচংএ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বানিয়াচং-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সরকারি ব্যবস্থাধীন। # সিমলা রেস্ট হাইজ বড় বাজার, বানিয়াচং। দিল্লি ভারতের রাজধানী এবং সরকার আসন। এটি রাজ্যের অংশ হওয়ার পরিবর্তে দিল্লি জাতীয় রাজধানী অঞ্চল গঠন করে। দিল্লি ভারতের বৃহত্তম শহরগুলির মধ্যে একটি এবং বিশ্বের বৃহত্তম মেট্রোপলিটন এলাকাগুলির মধ্যে একটি, যেখানে ২১ মিলিয়ন অধিবাসী বসবাস করে। ভারতে এটি শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা, পর্যটন, এবং ট্রানজিট একটি প্রধান কেন্দ্র। গত ২০০০ বছরে বিভিন্ন সাম্রাজ্যের রাজধানী হিসেবে, পর্যটকদের দেখার জন্য দিল্লীতে ভালভাবে সংরক্ষিত ঐতিহাসিক স্থানগুলির একটি আকর্ষণীয় সন্নিবেশ রয়েছে। দিল্লি তার প্রভাবশালী পরিসরগুলির জন্য পরিচিত দুর্গ, মসজিদ এবং সমাধি। এগুলি নির্মিত হয়েছে যখন দিল্লি বড় মুসলিম সাম্রাজ্যের কেন্দ্র ছিল। আক্ষরিক অর্থে শত শত উল্লেখযোগ্য স্থান শহর জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে এবং তাদের মধ্যে অনেকেই ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসাবে আন্তর্জাতিকভাবে বিখ্যাত। সর্বাধিক পর্যটকের আগমনের স্থানগুলি হল- লালবাজার (১৭ তম শতাব্দীর মুগল সম্রাটের প্রাসাদ জামে মসজিদ (একটি বিশাল এবং সুন্দর। ১৭ শতকের মসজিদ কুতুব মিনার (৭৩ মিটার উঁচু টাওয়ার, ১৩ তম শতাব্দীর সাথে সম্পর্কিত কিন্তু এখনও হুমায়ুনের সমাধি (১৬ শতকের মুঘল সম্রাটের বিশাল সমাধি) এবং পুরানা কিলা (১৬ তম শতাব্দীর মুঘল দুর্গ)। ১৬৪০ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ফোর্ট সেন্ট জর্জ এবং মাদ্রাসাপটনাম এর নিকটবর্তী গ্রামে চেন্নাইয়ের ইতিহাসের সন্ধান করলেও শহরটির কিছু আবাসিক জেলা আরও পুরোনো। ১৯৯৭ সালে তামিলনাড়ু আইন পরিষদের একটি বিশেষ আইন অনুসারে মাদ্রাজ নাম চেন্নাইয়ে বদলানো হয়েছিল। পাথরের যুগের উপকূলীয় বসতি চেন্নাই ইতিহাসের বেশিরভাগ সময় তিনটি বিখ্যাত রাজ্য (চোল, চেরা ও পান্ডিয়া রাজবংশ) দ্বারা শাসিত হয়েছিল। মধ্যযুগীয় সময়ে এটি বিজয়নগর সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রণে এসেছিল। | নাম=আদিশ্বর মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এই মন্দিরটি কেরালার সাবরিমালের সঠিক প্রতিরূপ, যেখানে ইয়াপ্পার পূজা করা হয়। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=ব্রীজই বিচ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি ইলিয়টের সমুদ্র সৈকত থেকে ছোট এবং কম জনপ্রিয়। এই সমুদ্র সৈকতটি ইলিয়টের সমুদ্র সৈকতের মত বাণিজ্যিক নয় এবং এটি আরও শান্ত এবং শান্তিপূর্ণ। সন্ধ্যায় খুব সুন্দর এবং প্রচুর পর্যটকদের এই সৈকত আকৃষ্ট করে | নাম=মেরিনা সমুদ্র সৈকত অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=মেরিনা সমুদ্র সৈকত এর অকৃত্রিম সৌন্দর্য, প্রফুল্ল পরিবেশ এবং সমৃদ্ধ ইকোসিস্টেমের জন্য বিখ্যাত ছিল। কিন্তু বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে এই সমুদ্র সৈকত এবং জল দূষিত হতে শুরু করে। প্লাস্টিকের থলি, মানব বর্জ্য এবং অন্যান্য দূষক সমুদ্র সৈকতের অনেক অংশকে অব্যবহারযোগ্যে পরিণত করে। সাম্প্রতিককালে অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা মেরিনা পরিষ্কার এবং ইকোসিস্টেম সংরক্ষণের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। বিশেষ করে সমুদ্র সৈকতের নীলাঙ্গাড়াই বিভাগে যেখানে ওলিভ রিডলি কচ্ছপ বাসা তৈরি করে। এসকল সমস্যা সত্ত্বেও মেরিনা পরিদর্শন চেন্নাইয়ে আসা যেকোনও পর্যটকের জন্য একটি অবশ্য দ্রষ্টব্য স্থান। জয়পুর পিংক সিটি নামেও পরিচিত। এটি ভারতের রাজস্থান রাজ্যের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। ১৮ শতকে শহরটি ভারতের প্রথম পরিকল্পিত শহর হিসাবে সায়াই জয় সিংয়ের দ্বারা নির্মিত হয়েছিল এবং আজ এটি ভারতীয়দের জন্য এবং আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য একটি প্রধান পর্যটক আকর্ষণ। এটি একটি খুব সুন্দর শহর, যা চমৎকার প্রাসাদ, দুর্গ এবং ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ এবং দিল্লি ও আগ্রা বরাবর পর্যটক সোনালী ত্রিভুজ এর (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল) অন্তর্গত। এটি সিটি প্যালেস, গোবিন্দ দেব জি মন্দির, বিধানসভা, বিড়লা মন্দির এবং বেশ কয়েকটি বিশাল রাজপুত দুর্গ সহ বিভিন্ন আকর্ষণের কেন্দ্র বিন্দু। এটি যোধপুর ও জয়সালমেরে মরুভূমির শহরগুলির দিকে যাওয়ার জন্য একটি প্রধান কেন্দ্র হিসেবেও কাজ করে। | সময়সূচী মূল্য=ভারতীয় প্রাপ্তবয়স্ক/শিক্ষার্থীর জন্য ₹১০০/২০ টাকা এবং ₹৫০০/১০০ টাকা বিদেশি প্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষার্থীর জন্য | নাম=হাওয়া মহল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী মূল্য=ভারতীয়/বিদেশীদের জন্য ₹২০/২০০ টাকা | বিবরণ=ভবনটি ১৭৯৯ সালে মহারাজা সাওয়াই প্রতাপ সিং দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। তিনি খেত্রীয় মহলের অনন্য কাঠামোর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন এবং তিনি এই ঐতিহাসিক প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। এটি লাল চাঁদ উস্তাদ দ্বারা নকশা করা হয়েছিল। এর অনন্য পাঁচটি বহির্ভাগের ৯৫৩ টি ছোটো দরজার একটি মৌচাকের সমতুল্য, যা জোরোখাস নামে পরিচিত। | বিবরণ=এই সুন্দর জল মহল বা জল প্রাসাদ মান সাগর হ্রদের মাঝখানে আম্বরের রাজা দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল। জল মহল মুগল ও রাজপুত স্থাপত্যের প্রতিনিধিত্ব করে। | নাম=হাত মুদ্রণ আনোখি জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=হ্যান্ড ব্লক প্রিন্টিং টেক্সটাইলের ঐতিহ্যগত শিল্পের জন্য উৎসর্গকৃত একটি সুন্দর পরিচ্ছন্ন যাদুঘর, এই যাদুঘরটি পুরানো আম্বরের পিছনে রাস্তায় আবদ্ধ একটি পুনরুদ্ধারকৃত ঐতিহ্যশালী হাভেলিতে রয়েছে। | সময়সূচী=স্কাল ৯ টা-বিকাল ৫:৩০ মূল্য=ভারতীয়/বিদেশীদের জন্য ₹৪০/৩০০ টাকা। ভারতীয়/অ-ভারতীয় শিক্ষার্থীদের জন্য ₹২০/১৫০ টাকা | বিবরণ=ইন্দো-সেরেসানিক স্থাপত্যের একটি চমৎকার উদাহরণ, এই ভবনের নকশা স্যার স্যামুয়েল সুইন্টন জ্যাকব দ্বারা ডিজাইন করা হয়েছিল এবং ১৮৮৭সালে পাবলিক জাদুঘর হিসাবে খোলা হয়েছিল। জয়পুর বিভাগ ভারত]]ের রাজস্থান রাজ্যের অন্তর্গত। নির্দেশক ধরন city নাম আভানেরি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q4667324 — নির্দেশক ধরন city নাম আলোয়ার অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2722762 — আরাবিলি পাহাড়ের দ্বারা ঘেরা শহরে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে নির্দেশক ধরন city নাম ভান্দারেজ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ নির্দেশক ধরন city নাম দাউসা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ নির্দেশক ধরন city নাম জয়পুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q66485 — পিঙ্ক সিটি নামেও পরিচিত, এটি রাজধানী এবং রাজস্থান বৃহত্তম শহর নির্দেশক ধরন city নাম ঝুনঝুনু অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1006350 নির্দেশক ধরন city নাম খুরি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q19756525 — উট সাফারিস বা মরুভূমিতে ক্যাম্পিংয়ের জন্য একটি ছোট্ট গ্রাম নির্দেশক ধরন city নাম মান্দাও অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ নির্দেশক ধরন city নাম পিলানি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1936947 — বিশ্ব বিখ্যাত বিআইটিএস-পিলানি (বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্স) নির্দেশক ধরন city নাম সিকার অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ * সারিস্কা রিজার্ভ এবং জাতীয় উদ্যান—একটি ব্যাঘ্র প্রকল্পর পাশাপাশি বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের কেন্দ্র। গঙ্গা নদী হিন্দুদের জন্য একটি পবিত্র নদী এবং আপনি দিনের সর্বত্র ঐতিহ্যগত অনুষ্ঠান এবং স্নান দেখতে পাবেন। পূর্ব তীরে, গঙ্গা নদীটি ৩০০ মিটার প্রশস্ত বালি চর দ্বারা আবৃত, তারপরেও এটি একটি সবুজ ভূমি, একটি সুরক্ষিত এলাকা, যা কচ্ছপ প্রজননের জন্য সংরক্ষিত। গঙ্গার নদীটির পশ্চিমাংশীয় তীরে ৮৪ টি ঘাট রয়েছে,। | নাম=পঞ্চগঙ্গা ঘাট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=পাঁচটি নদীর মিলন স্থান | নাম=মানিকর্ণিকা ঘাট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=প্রধান শ্মশান ঘাট; অবশ্যই দেখতে হবে, কিন্তু চুপ থাকুন এবং ছবি তুলবেন না (নোট: এখানে স্ক্যামগুলি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে নিরাপদ থাকা" বিভাগটি দেখুন)। | বিবরণ প্রধান ঘাট নামে পরিচিত, এই বৃহত্তর সন্ধ্যায় আড়তি অনুষ্ঠানের স্থান। অনুষ্ঠান সূর্যাস্তের ঠিক পরেই শুরু হয়। | নাম=গঙ্গা স্নান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=গঙ্গার পবিত্র জলে সর্বোপরি সূর্যোদয়ের সময়ে প্রায় ৬০,০০০ লোক ঘাটে আসে। তবে, নদীতে ভেসে যাওয়া মৃতদেহগুলির কারণে হাপাটাইটিস এবং ই-কোলির মতো ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি রয়েছে। প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে যে গঙ্গার জলের মিলিমিটার প্রতি ৮৮,০০০ এর একটি ফিকাল কলিফর্ম এমপিএন রয়েছে, প্রতি ১০০ মিলিমিটারের একটি অনুকূল ফলক কলোফর্ম এমপিএন এর তুলনায়। | নাম=পদব্রজে ভ্রমণ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=পদব্রজে ভ্রমণগুলি অনেক কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত হয়। এই ভ্রমণগুলি হ'ল ফুল বাজার এবং আয়ুর্বেদিক হেরব বাজারের মত কঠিন কিছু খুঁজে পেতে একটি দুর্দান্ত উপায়। | নাম=নৌকা চড়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | সময়সূচী মূল্য=ঘন্টায় প্রায় ₹৫০ টাকা ব্যক্তি প্রতি | বিবরণ=অত্যন্ত জনপ্রিয়, বিশেষ করে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের সময়। নৌকা হয় দড়ি দ্বারা চালিত বা যন্ত্র চালিত হতে পারে। সবচেয়ে জনপ্রিয় সূর্যাস্তের যাত্রা, যা দশাশ্বমেধ ঘাট বা নদী বরাবর অনেক ঘাটের একটিতে শুরু হয় এবং সমাধি দেখার জন্য মানিকর্ণিকা ঘাট পর্যন্ত যেতে হয়। তারপর সূর্যাস্তের পরে নৌকায় সন্ধ্যায় অনুষ্ঠান দেখার জন্য দশাশ্বমেধ ঘাট পর্যন্ত যান। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=সূর্য দেবতার জন্য চার দিন উৎসব কোচি পূর্বে কোচিন; মালয়ালাম: കൊച്ചി কেরালা]]র একটি মহাজাগতিক শহর, যা একটি বাণিজ্যিক বন্দর। কোচি হল কেরালা রাজ্যের রাজধানী,বাণিজ্যিক রাজধানী এবং ২ মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যার সাথে রাজ্যের বৃহত্তম মহানগর। ঝড়ের মধ্যে জন্মগ্রহণকারী একটি শহর, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় উদ্বুদ্ধ এবং ইউরোপীয় সাম্রাজ্যের জন্য লড়াইয়ের মতো স্থল স্থাপন করেছিল। এই বাক্যাংশটি কোচি-এর জন্য একটি ভাল বর্ণনা, যা ১৩৪১ খ্রিস্টাব্দে পেরিয়ার নদীর বিশাল জলপ্লাবনের পর একটি প্রাচীন বন্দর শহর হিসাবে গঠিত হয়েছিল। ১৪ শতকে চেরা কেরালা সাম্রাজ্যের বিভাজন করার মাধ্যমে এই অঞ্চলটি একটি নতুন রাজবংশের, অন্যান্য স্থানীয় সামন্তবাদী প্রভুদের নিয়ন্ত্রণে এসেছিল। ঔপনিবেশিকীকরণের আবির্ভাবের সাথে, কোচি প্রায় সমস্ত ইউরোপীয় শক্তিগুলির প্রথম বড় যুদ্ধের ক্ষেত্র হয়ে উঠেছিল। | নাম=বাস্টিং বাংলো অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর=+৯১ ১৮০০ ৪২৫ ৪৭৪৭ ফ্যাক্স= | বিবরণ=সাধারণ ইন্দো-ডাচ স্থাপত্য, এই বাংলোটি পূর্বে স্ট্রোমসবার্গের দুর্গে অবস্থিত ছিল, যা আরব অভিযানের সময় ধ্বংস হয়ে যায়। এটি কোচির উপ-কালেক্টর সরকারি বাসস্থান হিসাবে কাজ করে এবং প্রবেশ সীমাবদ্ধ। | নাম=ভারতীয় নৌ সামুদ্রিক জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ভারতীয় নৌবাহিনী দ্বারা নির্মিত যাদুঘরের একটি বিভাগ আপনাকে ভারতীয় নৌবাহিনীর ইতিহাসের মুহূর্তের মধ্য দিয়ে নিয়ে যায়। | নাম=ইন্দো-পর্তুগিজ জাদুঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=১৬ শতকে প্রাচ্যে ইউরোপীয় ঔপনিবেশিকীকরণ শুরু দিকটি তুলে ধরা হয়। জাদুঘরটি কোচিতে পর্তুগিজ বসতির বৃদ্ধি এবং পতনকে ল্যাটিন চার্চের বৃদ্ধির উপর মনোযোগ দিয়ে দেখায়। জাদুঘরের বুনিয়াদে পূর্ব দুর্গের প্রাচীরের খনন করা হয়েছে। রাতের কেনাকাটা চেয়ে দিনের কেনাকাটা বেশি জনপ্রিয়। রাত ৮ টার পর সব শপিং আউটলেট বন্ধ হয়ে যায়। উৎসবের সময় গভীর রাতে কেনাকাটা (রাত ১১ টা থেকে রাত ৩:৩০ টা) চালু করা হয় দিনের সময় কেনাকাটার ভিড় কমাতে। হালতি বিল নাটোর জেলা]]র নলডাঙ্গা থানায় অবস্থিত একটি বিল। হালতি বিলের উত্তাল জলরাশি আর ঢেউ যে কারো মন নিমেষেই ভালো করে দেয়ার মত। বর্ষায় অথৈ পানি আর শীতে ফসলি জমির এই বিলের মাঝ বরাবর ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক নির্মাণ করা হয় ২০০৪ সালে। ''হালতির বিল বা হালতি বিল নাটোর সদর থেকে ১০ কিলোমিটার উত্তরে নলডাঙ্গা থানার অন্তর্গত বিল। এটি অত্র অঞ্চলের অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। বিনোদন কেন্দ্র হিসাবে এখানে পাটুল থেকে খাজুরা পর্যন্ত যে রাস্তা আছে সেটাই বেশি আকর্ষনীয়। বর্ষায় যখন পানিতে পরিপূর্ণ হতে থাকে বিল, তখন এই রাস্তার সৌন্দর্য বাড়তে থাকে। পর্যটকের ভিড় তখন বাড়তে থাকে। বিলের ভিতরে দ্বীপের মত যে ছোট ছোট গ্রাম আছে, সেগুলো আরও মনোমুগ্ধকর। নাটোর সদর উপজেলার পিপরুল, খাজুরা, মাধনগর ও ব্রক্ষপুর ইউনিয়নের বিস্তৃত এলাকা হালতি বিলের অংশ। বৈশাখ মাস হতে কার্তিক মাস পর্যন্ত বিল এলাকা ৫ ফুট হতে ৮ ফুট পানিতে নিমজ্জিত থাকে। প্রাকৃতিক মাছের প্রজননস্থল হিসেবে হালতি বিল বিখ্যাত। হালতি বিল আত্রাই নদীর সাথে সংযুক্ত। শীতকালে হালতি বিলের যে অংশে পানি থাকে তা ম‌ৎস অভয়ারন্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে উক্ত অভয়ারন্যে শীতকালে যে মাছগুলোকে সংরক্ষন করা হয় সেগুলো বর্ষাকালে হালতি বিলে ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রজনন মৌসুমে প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রচুর পরিমাণ মাছ উৎপাদন করে। এ এলাকায় উৎপাদিত ছোট-বড় দেশি মাছ অত্যন্ত সুস্বাদু। বর্ষাকালে এ এলাকার প্রাকৃতিক দৃশ্য নয়নাভিরাম। বর্ষাকালে হালতি বিলে নৌ-ভ্রমনের জন্য পাটুল- হাপানিয়া এলাকায় প্রচুর পর্যটকের সমাগম ঘটে। হালতি বিলে যেতে হলে শুরুতে যেতে হবে নাটোর শহরে। সেখানে যাবার পর শহরের মাদ্রাসা মোড় থেকে জনপ্রতি ৩০ টাকা করে অটোতে করে যাওয়া যায়, তবে অটো রিসার্ভ করে গেলে ভাড়া ২০০ টাকা। বিলে ঘোরার জন্য ছোট বড় বিভিন্ন নৌকা রয়েছে ভাড়া করে দিলে ভ্রমণ করা যায়। | নাম=পাটুল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=খাজুরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= বিলের আশেপাশে ভালো খাবার দোকান নেই। দুপুরের খাবার জন্য কিছু মৌসুমি খাবার দোকান রয়েছে। ভালো মানের খাবারের জন্য নাটোর শহরে যেতে হয়। | নাম=কাঁচাগোল্লা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=কাঁচাগোল্লা নাটোর জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি। দেশব্যাপী কাঁচাগোল্লার স্বাদের জন্য বিখ্যাত। এটি নাটোরের যে কোন মিষ্টির দোকানে পাওয়া যায়। সবচেয়ে বিখ্যাত কাঁচাগোল্লা পাওয়া যায় কালিবাড়ী মন্দির গেট, মৌচাক মিষ্টান্ন ভান্ডারে। নাটোর জেলায় থাকার জন্য হোটেল ও গেস্টহাউজের মধ্যে রয়েছে: | নাম= হোটেল ভিআইপি অন্য ঠিকানা=বড় হরিষপুর, নাটোর দিকনির্দেশ=এই হোটেলটি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাদ্রাসা মোড়ের পূর্বে অবস্থিত। ফোন ৮৮০৭৭১-৬৬০৯৭ ৮৮০১৭১৮৬৭৩৭৩৫ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল মিল্লাত অন্য ঠিকানা=মাদ্রাসা মোড়, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ=এই হোটেলটি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ১ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাদ্রাসা মোড়ের পূর্বে অবস্থিত। ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা= 2018-06 বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল বনফুল অন্য ঠিকানা=আহমেদপুর,বড়াইগ্রাম,নাটোর। দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭২৬৩৭৬৬৮৮ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, বাগাতিপাড়া অন্য ঠিকানা=বাগাতিপাড়া উপজেলা দিকনির্দেশ=বাগাতিপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যানের বাস ভবন ও উপজেলা পরিষদ মসজিদ সংলগ্ন ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল প্রিন্স অন্য ঠিকানা=রেলওয়ে স্টেশন বাজার, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ= নাটোর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন ফোন=+৮৮০৭৭১-৬১৩৫৬ ৮৮০১৭৪৬০২৯৪২৯ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম= হোটেল রাজ অন্য ঠিকানা=মাদ্রাসা মোড়, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬৬৬৬০ ৮৮০১৭২৭৩৭১৫০০ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=হোটেল রুখসানা অন্য ঠিকানা=কানাইখালী, পুরান বাসস্ট্যান্ড, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬২৪৩১ ৮৮০১৭৩৯৯৮৭০১৭ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=নাটোর বোর্ডিং অন্য ঠিকানা=নিচাবাজার, হাসপাতাল সড়ক, নাটোর সদর, নাটোর দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৭১-৬২০০১ নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=নাটোর সুগার মিলস গেস্টহাউজ অন্য ঠিকানা= নাটোর সুগার মিলস এলাকা, নাটোর সদর, নাটোর| দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম= বিসমিল্লাহ হোটেল অন্য ঠিকানা=গুরুদাসপুর উপজেলা কমপ্লেক্স, গুরুদাসপুর, নাটোর। দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত | নাম=চাঁচকৈর হোটেল ও রেস্তোরাঁ অন্য ঠিকানা=চাঁচকৈর বাজার,গুরুদাসপুর উপজেলা, নাটোর দিকনির্দেশ=গুরুদাসপুর উপজেলার চাঁচকৈর বাজারে চাঁচকৈর হোটেল ও রেস্তোরাঁ অবস্থিত ফোন নিঃশুল্ক ফোন নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী আগমন প্রস্থান মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ সম্পাদনা বিবরণ চিত্র উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত রাজস্থান ভারতের উত্তর-পশ্চিমে একটি রাজ্য। এটি প্রধানত শুষ্ক রাজ্য এবং তার পশ্চিম সীমান্ত পাকিস্তান সংলগ্ন। পর্যটকদের জন্য প্রধান আকর্ষণগুলি হ'ল বিশিষ্ট থর মরুভূমি, পৃথিবীর প্রাচীনতম পর্বতমালার একটি- আরাবল্লি এবং রাজপুত ঐতিহ্য, যা রাজপুত্র রাজাদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত দুর্গ, মন্দির এবং প্রাসাদের মধ্যে স্পষ্ট, যেমন বাপ্পা রাওয়াল, রানা কুম্ভা, রানা সাঙ্গা ও রানা প্রতাপ। আজমির বিভাগ mdash;রাজ্যের কেন্দ্রীয় অংশে অবস্থিত। পবিত্র পুস্কর শহরের ব্রহ্ম মন্দিরের বাড়ি ভরতপুর বিভাগ রাজ্যের পূর্ব অংশে কেওলাডেডো পাখি অভয়ারণ্য এখানে অবস্থিত বিকানির বিভাগের রাজ্যের উত্তর অংশে, মিষ্টি জন্য বিখ্যাত জয়পুর বিভাগ রাজ্যের পূর্ব অংশে, রাজ্যের রাজধানী জয়পুর পিঙ্ক সিটি এই বিভাগে অবস্থিত জোদপুর বিভাগ রাজ্যের পশ্চিম অংশে জায়সলমের এর গোল্ডেন সিটি পাশাপাশি যোধপুর ব্লু সিটি শহরের বাড়ি। কোটা বিভাগ রাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে, অন্যান্য বিভাগের তুলনায় কম শুষ্ক উদয়পুর বিভাগ mdash;রাজ্যের দক্ষিণ অংশে অবস্থিত। উদয়পুর এবং এর সব হ্রদ ও প্রাসাদ এই বিভাগে রয়েছে রাজস্থান আক্ষরিক অর্থে হিন্দুস্তানী শব্দ থেকে এসেছে যার অর্থ "রাজাদের ভূমি" বা "রাজ্যের দেশ"। উত্তর প্রদেশ ভারতের সমভূমি অঞ্চলের একটি রাজ্য। প্রায় ২০০ মিলিয়ন বাসিন্দাদের সাথে, এটি ভারতের অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় শুধু মাত্র বেশি জনবহুল নয়, এটি বিশ্বের অন্য সব উপ-জাতীয় অঞ্চলের মধ্যে জনবহুল। এখানে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নয়টি শহর। * সঙ্গম, আনন্দ ভবন, মিন্টো পার্ক, সিতা সমাহিত ইস্তাহাল, কোম্পানি গার্ডেন, নতুন যমুনা সেতু, এবং পবিত্র শহর এলাহাবাদ (প্রয়াগ) এর আরও অনেক কিছু। * নবাবের বা রাজকীয় শহর লক্ষ্ণৌ। নলডাঙ্গা বাংলাদেশ]]ের নাটোর জেলা]]র অন্তর্গত একটি উপজেলা। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে নাটোর যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য। ঢাকা ও নাটোরের মধ্যে প্রতিদিন প্রচুর বিলাসবহুল ইন্টারসিটি সার্ভিস রয়েছে। প্রধানরা হল পদ্মা এক্সপ্রেস, সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস এবং ধূমকেতু এক্সপ্রেস। সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস রাজশাহী থেকে দুপুর ২ টা এবং ঢাকা থেকে নাটোর পর্যন্ত ৮:১৫ এ। আব্দুলপুর রেলওয়ে স্টেশনে নামতে হবে। পদ্মা এক্সপ্রেস রাজশাহী থেকে সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে এবং নাটোর থেকে ঢাকা পর্যন্ত সকাল ১১ টা। আব্দুলপুর রেলওয়ে স্টেশনে নামতে হবে। ধূমকেতু এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সকাল সাড়ে ৬ টায় চালু ট্রেন রাজশাহীতে সকাল ১২ টায় পৌঁছায় এবং সকাল ১১:২০ মিনিটে রাজশাহী হতে ছেড়ে যাওয়া ট্রেন বিকেল ৪ টা ২০ মিনিটে ট্রেন ঢাকা পৌঁছায়। আব্দুলপুর রেলওয়ে স্টেশনে নামতে হবে। বর্তমানে সিল্ক সিটি এক্সপ্রেসটি রবিবারে তাদের সেবা প্রদান করছে না, পদ্মা এক্সপ্রেসে মঙ্গলবারে তাদের কোন সেবা প্রদান করছে না, এবং ধূমকেতু এক্সপ্রেস সোমবারে চলাচল বন্ধ রাখছে। কখনো কখনো বিশেষ কারনে ট্রেনের যাত্রা সময় পরিবর্তন হতে পারে। আব্দুলপুর রেলওয়ে স্টেশনে থেকে নাটোর সদরগামী অনেক স্থানীয় যানবাহন পাবেন। ভাড়া ৪০-৫০ টাকার মতো হবে। নাটোর সদর থেকে হালতির বিলে যাওয়ার জন্য স্থানীয় যান সহজেই পেয়ে যাবেন। নাটোর হতে প্রায় ৫০ কি.মি. পশ্চিমে রাজশাহীতে 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' অবস্থিত। এখানে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে উড়োজাহাজ চলাচল করে। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=হালতি বিলের উত্তাল জলরাশি আর ঢেউ যে কারো মন নিমেষেই ভালো করে দেয়ার মত। বর্ষায় অথৈ পানি আর শীতে ফসলি জমির এই বিলের মাঝ বরাবর ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক নির্মাণ করা হয় ২০০৪ সালে। | নাম=কাঁচাগোল্লা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=কাঁচাগোল্লা নাটোর জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি। দেশব্যাপী কাঁচাগোল্লার স্বাদের জন্য বিখ্যাত। এটি নাটোরের যে কোন মিষ্টির দোকানে পাওয়া যায়। সবচেয়ে বিখ্যাত কাঁচাগোল্লা পাওয়া যায় কালিবাড়ী মন্দির গেট, মৌচাক মিষ্টান্ন ভান্ডারে। টোকিও মহানগর কেবলমাত্র শহরই নয় বরং পশ্চিমে অলস পর্বতমালা এবং দক্ষিণে উপক্রান্তীয় দ্বীপগুলি নিয়ে গঠিত ২,০০০ বর্গ কিলোমিটারেরও বেশি এক বিশাল ভৌগোলিক এবং বৈচিত্র্যময় এলাকা। টোকিও মহানগরে আইনত ২৩ টি অঞ্চল রয়েছে, যা নিজেদেরকে "শহর" হিসাবে উল্লেখ করে; বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য, উইকিভ্রমণ তাদেরকে টোকিওর "ওয়ার্ড" বলে উল্লেখ করে, যা ইংরেজিতে বেশি সাধারণ। এই নিবন্ধটি উপসাগরের কাছাকাছি ২৩ কেন্দ্রীয় ওয়ার্ডগুলিতে মনোনিবেশ করে, পশ্চিমা শহরগুলি এবং দ্বীপগুলি পৃথক নিবন্ধে বর্ণনা করা আছে। | region4description=বিলাসবহুল হোটেল, ক্যামেরার বৃহৎ দোকান, আকাশচুম্বী ভবন, শত শত দোকান এবং রেস্তোরাঁ এবং কাবুকিচো টোকিওর উন্মত্ত নাইটলাইফ এবং গণিকাপল্লি এলাকা। | region7description=ইকেবুকুরো'সহ ট্রেনের আরেকটি বৃহৎ ঘাঁটি | region8description=কয়েকটি সুন্দর উদ্যান এবং জাদুঘর সঙ্গে একটি আবাসিক এলাকা। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এটি একই সঙ্গে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভবনও। অনেকে এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন হিসেবেও অভিহিত করে থাকে। কিন্তু না, এটি শুধু সবচেয়ে উঁচু টাওয়ার। সবচেয়ে উঁচু ভবন হলো দুবাইতে অবস্থিত ‘বুর্জ খলিফা’ ভবনটি। টোকিও’র পূর্বাঞ্চলে জনবহুল অসাকুসা এলাকায় এটি অবস্থিত। | নাম=টোকিও টাওয়ার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=নৌকা ভ্রমণ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= এ আখড়ার প্রতিষ্ঠাতা রামকৃষ্ণ গোস্বামী উপমহাদেশের বিভিন্ন তীর্থস্থান সফর শেষে ষোড়শ শতাব্দিতে বিথঙ্গল গ্রামে এসে এই আখড়াটি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রায় ৫শ বছর পূর্বে ত্রিপুরার রাজা উচ্চবানন্দ মানিক বাহাদুর প্রাচীন নির্মাণ কৌশল সমৃদ্ধ দুইটি ভবন নির্মাণ করে দেন এবং মানিক বাহাদুর ও তার স্ত্রী এতে প্রায়ই এসে অবস্থান করে ধর্মকর্ম করতেন। এ আখড়ায় ১২০ জন বৈষ্ণবের জন্য ১২০টি কক্ষ রয়েছে। পুরাতন ভবনগুলো সংরক্ষণের অভাবে ধ্বংসের পথে। বর্তমানে আখড়ার প্রতিষ্ঠাতা রামকৃষ্ণ গোস্বামীর সমাধিস্থলে আধুনিক স্থাপত্য শৈলীর একটি ভবন তৈরী করে দিয়েছেন জনৈক ব্যক্তি। এ আখড়াটি ঘিরে কার্তিক মাসের শেষ দিন ভোলা সংক্রান্তি উপলক্ষে কীর্ত্তণ হয়। ফাল্গুন মাসের পুর্ণিমা তিথিতে দোল পূর্ণিমার পাঁচ দিন পর পঞ্চম দোল উৎসব উদযাপিত হয়। চৈত্র মাসের অষ্টমী তিথিতে ভেড়া মোহনা নদীর ঘাটে ভক্তগণ পূণ্য্লান করেন এবং স্নানঘাটে বারুনী মেলা বসে। এ ছাড়া আষাঢ় মাসের ২য় সপ্তাহে রথযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। আখড়ার প্রতিটি উৎসবে ৫ থেকে ১০ হাজার ভক্তের সমাগম ঘটে। এই আখড়ায় দর্শনীয় বস্তুর মধ্যে রয়েছে ২৫ মন ওজনের শ্বেত পাথরের চৌকি (খাট পিতলের তৈরী সিংহাসন, প্রাচীন কারুকার্য সমৃদ্ধ রথ এবং রৌপ্য পাখি ও সোনার মুকুট। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বানিয়াচং আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ জেলা সদর থেকে বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি চালিত স্কুটারযোগে ৪৫ মিনিটে আসা যায়। বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি স্ট্যান্ড হবিগঞ্জ জেলার নদীর অপর পাড়ে অবস্থিত। সিএনজি ভাড়া লাগবে ৩০ টাকা। বানিয়াচং আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বানিয়াচং আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ নৌপথে এখানে আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা বানিয়াচংএ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ বানিয়াচং-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সরকারি ব্যবস্থাধীন। # সিমলা রেস্ট হাইজ বড় বাজার, বানিয়াচং। উত্তর কলকাতা কলকাতা]]র পুরনো এলাকা, সংকীর্ণ ছোট্ট সড়ক এবং শত শত পুরনো ভবন দ্বারা প্রভাবিত একটি চিত্তাকর্ষক এলাকা। এতে বড়বাজার, চিতপুর রোড, বাগবাজার, বেলগাছিয়া, শ্যামবাজার, বরাহনগর(আংশিক শোভাবাজার, মানিকতলা জোড়াসাঁকো এবং কলেজ স্ট্রিট এলাকা রয়েছে। এছাড়াও এখানে শিয়ালদাহ স্টেশন, ভারতের বৃহত্তম ট্রেন হাব এবং নতুন নির্মিত কলকাতা স্টেশন অবস্থিত। কলকাতায় দীর্ঘ সড়কগুলির উত্তর-দক্ষিণ সারিবদ্ধতা রয়েছে এবং উত্তর কলকাতা থেকে কলকাতা]]র অন্যান্য অংশে সড়ক পরিবহনের ভালো ব্যবস্থা রয়েছে। যাইহোক, অফিস সময়ে সড়ক পরিবহন ধীর গতির হয়। মেট্রো রেল উত্তর কলকাতায় পৌঁছানোর দ্রুততম এবং সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায়। তবে, শহর থেকে উত্তরে দক্ষিণে একমাত্র মেট্রো রেলপথ রয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে কেউ নিজের গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য পরিবহনের অন্যান্য ধাপে পরিবর্তন করতে হতে পারে। ট্রেন প্রতি ১০-১৫ মিনিট অন্তঃর পাওয়া যায় এবং ভাড়া ₹৫- ₹১৫ টাকা। সোমবার থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ৭ টা থেকে রাত সাড়ে ৯ টা পর্যন্ত এবং রবিবার সকাল ১০ টা থেকে রাত সাড়ে ৯ টা পর্যন্ত মেট্রো রেল চলাচল করে। উত্তরের নোয়াপাড়া থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে কবি সুভাষ (নিউ গারিয়া) পর্যন্ত মেট্রো চলে। উত্তর কলকাতার সমগ্র মেট্রো রুট ভূগর্ভস্থ। উত্তর কলকাতার মেট্রো স্টেশনগুলি হল: উত্তর কলকাতার পূর্ব প্রান্তের মধ্য দিয়ে শহরতলি রেলপথগুলি অতিক্রম করে। চক্ররেল ব্যবস্থা উত্তর কলকাতার পশ্চিম এবং উত্তর প্রান্ত দিয়ে অগ্রসর হয়েছে। উত্তর কলকাতার স্টেশনগুলি হল: | নাম=বৌদ্ধ ধর্মাঙ্কুর সভা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৯১ ৩৩ ২২১১ ৭১৩৮ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=১৮২৯ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি বৌদ্ধ মঠ এবং বঙ্গীয় বৌদ্ধ সমিতি দ্বারা পরিচালিত। স্বতন্ত্র লাল ভবনের বেশিরভাগই একটি স্কুল এবং একটি অতিথি ঘর দ্বারা গঠিত। প্রথম তলায় খুব ছোট বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে। | ফোন=+৯১ ৩৩ ২৩৬০৭৭০৪ (পরিচালক নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | সময়সূচী= সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত মূল্য= | বিবরণ=মিউজিয়ামটি কলকাতা পুলিশের ইতিহাস সম্পর্কিত বস্তু সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় বিভিন্ন বস্তু এখানে রাখা আছে। কলকাতা পৌর সংস্থার ১ থেকে ৫৯ নং এবং ৬২ নং মোট এই ৬০ টি ওয়ার্ড নিয়ে প্রশাসনিক দিক থেকে উত্তর কলকাতা গঠিত হয়েছে। এই ৬০ টি ওয়ার্ড যথাক্রমে কাশিপুর-বেলগাছিয়া,জোড়াসাঁকো,এন্টালি, চৌরঙ্গী,মানিকতলা,শ্যামপুকুর,বেলেঘাটা এই ৭টি বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত এবং এগুলি সামগ্রিক ভাবে উত্তর কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের অধীনস্থ। সিতাগড় পাহাড় একটি প্রধান বৌদ্ধ মন্দিরের স্থান এবং পাথর খোদিত মৌর্য সময়ে তৈরি স্তূপ। ভারতীয় উপদ্বীপের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশগুলির মধ্যে ঝাড়খন্ড মোটামুটি দাবি করতে পারে। প্রধান সমতলভূমির দৃশ্যাবলীর অভাব, বিচ্ছিন্ন ভাবে পাহাড় এবং বনভূমিগুলির সাথে সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান। ঝাড়খন্ড রাজ্যের আকর্ষণের আর একটি কারণ হল স্থানী প্রীতিজনক ও প্রাণবন্ত জনগণ। এই রাজ্যে বিভিন্ন ভাষা প্রচলিত হয়েছে। তবে হিন্দি এই রাজ্যের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ভাষা। বাংলা ভাষাও এই রাজ্যে ব্যাপক ভাবে প্রচলিত। এছাড়াও সাঁওতালি এই রাজ্যের অন্যতম একটি প্রধান ভাষা। উইকি ভ্রমণে ১০০ দিনে ১০০ নিবন্ধ তৈরির প্রথম প্রচেষ্টা শুরু করেছিলাম ৪ জুলাই ২০১৯ তারিখ হতে, কিন্তু ৩য় দিনে এসে সময়ের হিসাবে গোলমাল করে ভুলবশতঃ কোন নিবন্ধ তৈরি না-করায় আবার তা শুরু করি ৭ জুলাই ২০১৯ তারিখ থেকে এবং সমাপ্ত হয়ে ১৪ অক্টোবর তারিখে এসে। উচাইল শংকরপাশা শাহী জামে মসজিদ]] সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দীনের মাজার]] গোবিন্দ সিংহ বানিয়াচং রাজ্যের অধিপতি হওয়ার পর পদ্মনাভ বা কর্ণখাঁর দিঘীর পশ্চিম পাড়ে যে রাজবাড়ী গড়ে তোলেন বর্তমানে তার কিয়দংশ বিদ্যমান আছে। পাশে ধর্মান্তরিত গোবিন্দ সিংহ তথা হবীব খাঁ’র (প্রাচীন ইটে মোড়ানো) সমাধি রয়েছে। রাজবাড়ীর বাকি প্রাচীন সরিয়ে প্রায় একশ বছর পূর্বে লোকনাথ রমন বিহারী উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়। ধ্বংসাবশেষের মধ্যে পাথরের দালানের ৪টি পিলার দন্ডায়মান রয়েছে এবং এর চার পাশে বেলে ও মার্বেল পাথরের খন্ড বিখন্ড পড়ে আছে। ঐগুলোকে ‘হব্যা’ ও ‘ঘোমা’ দাড়া গুটি বলা হয়ে থাকে। প্রায় সপ্তদশ শতাব্দিতে দেওয়ান আবেদ রাজা এই রাজবাড়ী বানিয়াচং কসবার উত্তরাংশে স্থানান্তর করেন, যা দেওয়ান বাগ হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে এই রাজবাড়ীর জরাজীর্ণ প্রাচীন দালান প্রাচীন মোঘল স্থাপত্যের একটি দর্শনীয় স্থান। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বানিয়াচং আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ জেলা সদর থেকে বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি চালিত স্কুটারযোগে ৪৫ মিনিটে আসা যায়। বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি স্ট্যান্ড হবিগঞ্জ জেলার নদীর অপর পাড়ে অবস্থিত। সিএনজি ভাড়া লাগবে ৩০ টাকা। বানিয়াচং আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বানিয়াচং আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ ঢাকা বা সিলেট থেকে সরাসরি নৌপথে এখানে আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা বানিয়াচংএ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ বানিয়াচং-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সরকারি ব্যবস্থাধীন। # সিমলা রেস্ট হাইজ বড় বাজার, বানিয়াচং। শ্যাম বাউল নামে এক বৈষ্ণব কর্তৃক এ আখড়াটি দীর্ঘকাল পূর্বে প্রতিষ্ঠিত হয়। শ্যাম বাউল জগন্মোহনী বৈষ্ণব ধর্মানুসারী ছিলেন; লাখাই উপজেলার বাঘাসুরা নিবাসী জগন্মোহনী গোসাঈ প্রায় তিনশত বৎসর পূর্বে এ ধর্মের প্রবর্তন করেন, যাতে গুরুকে প্রত্যক্ষ ভগবান জ্ঞানক্রমে উপাস্য হিসাবে বিবেচনা করা হয়। শ্যাম বাউল গোস্বামী ছিলেন ইষ্ট সাধনায় সিদ্ধি লাভে সমর্থ, অলৌকিক শক্তি লাভের অধিকারী, যুগসিদ্ধ এক মহা পুরুষ। তিনি রাম কৃষ্ণ গোস্বামীর নিকট দীক্ষা লাভ করে বৈষ্ণব ধর্ম প্রচারের জন্য বানিয়াচং আসেন ও অনেক বাধাবিঘ্ন অতিক্রম করে অবশেষে যাত্রাপাশা মহল্লায় এই আখড়াটি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতি বছর আখড়ার সন্নিকটে তার স্মরণে চৈত্র মাসে অষ্টমী স্নান মেলা অনুষ্ঠিত হয়। শ্যামবাউলের আখড়ায় নিত্য আধ্যাত্মিক গান-বাজনা কীর্তন অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। প্রতি বৎসরান্তে সেখানে বারুণী উপলক্ষে হিন্দু-মুসলিম উভয় সমপ্রদায়ের বহুলোক সমাগম হয়। অনেকের বিশ্বাস শ্যাম বাউলের আখড়ার বারুনী উপলক্ষে অপরাহ্নে অতি-অবশ্যই ঝড়-তুফান হয়ে থাকে। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বানিয়াচং আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ জেলা সদর থেকে বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি চালিত স্কুটারযোগে ৪৫ মিনিটে আসা যায়। বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি স্ট্যান্ড হবিগঞ্জ জেলার নদীর অপর পাড়ে অবস্থিত। সিএনজি ভাড়া লাগবে ৩০ টাকা। বানিয়াচং আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বানিয়াচং আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ ঢাকা বা সিলেট থেকে সরাসরি নৌপথে এখানে আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা বানিয়াচংএ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ বানিয়াচং-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সরকারি ব্যবস্থাধীন। # সিমলা রেস্ট হাইজ বড় বাজার, বানিয়াচং। সারাদেশে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মোট ৯টি আঞ্চলিক কার্যালয় আছে, সিলেট অঞ্চলের আঞ্চলিক কার্যালয়টি বানিয়াচং উপজেলার নাগুরায় ১৯৩৪ সালে স্থাপন করা হয়, যা বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, নাগুরা নামে অভিহিত হলেও সর্বসাধারণের কাছে নাগুরা ফার্ম নামেই সমধিক পরিচিত। নাগুরা ফার্মটি উপমহাদেশের প্রথম গভীর পানিতে চাষ উপযোগী ধান উদ্ভাবনকারী গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসাবে সমাধৃত; এখানে উদ্ভাবিত হাইব্রিড জাতের ব্রি-৫১, ব্রি-৫২, ব্রি-২৯, ব্রিআর-১৯ প্রভৃতি ধান বর্ষার পানির সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়ে উঠে বলে এই ধানের চাড়া কখনো তালিয়ে যায় না এবং ফসলহানির দ্বারা কৃষকের কোনো আর্থিক ক্ষতিও হয় না। নতুন প্রজাতির ধান উদ্ভাবনের পাশাপাশি এখানে ধানের পরীক্ষামূলক চাষ করা হয় এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হয়। বাংলাদেশ লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সরকারি ও বেসরকারি কর্মকর্তাগণ তাদের প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে এই প্রতিষ্ঠানটিতে পরিদর্শন এবং প্রশিক্ষণ নিতে আসেন। এই গবেষণাগারের সবুজ ক্যাম্পাস নানা প্রজাতির হাজারো পাখির অভয়ারণ্য হিসাবেও পরিচিত পাখির কলকাকলি আর আবাসস্থলের জন্য এটি একটি দর্শনীয় স্থান হিসেবেও পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বানিয়াচং আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ জেলা সদর থেকে বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি চালিত স্কুটারযোগে ৪৫ মিনিটে আসা যায়। বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি স্ট্যান্ড হবিগঞ্জ জেলার নদীর অপর পাড়ে অবস্থিত। সিএনজি ভাড়া লাগবে ৩০ টাকা। বানিয়াচং আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয়নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বানিয়াচং আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ ঢাকা বা সিলেট থেকে সরাসরি নৌপথে এখানে আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা বানিয়াচংএ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ বানিয়াচং-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সরকারি ব্যবস্থাধীন। # সিমলা রেস্ট হাইজ বড় বাজার, বানিয়াচং। বানিয়াচং উপজেলা সদর দপ্তর হতে ১৫ কিলোমিটার উত্তরে কাগাপাশা ইউনিয়নের হিন্দু অধ্যুষিত গ্রাম মাকালকান্দিতে ১৯৭১ সালের ১৮ আগস্ট সকালে চন্ডি মন্দিরে মনসা পূজার প্রস্তুতির সময় ৪০-৫০টি নৌকাযোগে পাকবাহিনী রাজাকারদের সহায়তায় এসে পূজারত নারী-পুরুষকে চন্ডি মন্দিরের সামনে দাঁড় করিয়ে ব্রাশ ফায়ার করলে ১৪১ জন হিন্দুধর্মী বাঙালি শহীদ হয়। হত্যাকান্ডের পর পাক-হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকারেরা গ্রামজুড়ে নারকীয় তান্ডব চালায় নারীদের সম্ভ্রমহানী, লুটতরাজ ও বাড়িঘরে আগুন ধরিয়ে দেয় তারা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের সুদীর্ঘ ৩৬ বছর পর ২০০৭ সালে গণহত্যা সংগঠনের এলাকায় একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হলেও পরবর্তী কালে সেস্থানে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে শহীদ ব্যক্তিদের নামের তালিকাসহ একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে এখানে সরকারি ব্যবস্থাপনায় প্রতিবছর ১৮ আগস্ট “মাকালকান্দি গণহত্যা দিবস” পালন করা হয়। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বানিয়াচং আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ জেলা সদর থেকে বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি চালিত স্কুটারযোগে ৪৫ মিনিটে আসা যায়। বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি স্ট্যান্ড হবিগঞ্জ জেলার নদীর অপর পাড়ে অবস্থিত। সিএনজি ভাড়া লাগবে ৩০ টাকা। বানিয়াচং আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয়নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বানিয়াচং আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ ঢাকা বা সিলেট থেকে সরাসরি নৌপথে এখানে আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। কাগাপাশা ইউনিয়নটি হাওড় এলাকায় বিধায় সেখানে যাবার জন্য বর্ষা মৌসুমে নৌকা ব্যবহার করতে হয় উপজেলা সদরের আদর্শ বাজার হতে বর্ষাকালে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় যেতে হবে; ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ১০ হতে ২৫ টাকা। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা বানিয়াচংএ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ বানিয়াচং-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সরকারি ব্যবস্থাধীন। # সিমলা রেস্ট হাইজ বড় বাজার, বানিয়াচং। বানিয়াচং উপজেলা সদর দপ্তর হতে ৫ কিলোমিটার উত্তরে খড়তি নদীর দক্ষিণে বিরাট হাওড়ের মধ্যে লক্ষ্মী বাওড়টি অবস্থিত। এলাকাবাসীর নিকট “খড়তির জঙ্গল” নামেও পরিচিত এই জলাবনটি আয়তনে রাতারগুল জলাবন থেকেও বড় যার সৃস্টির সময়কাল সম্পর্কে এলাকার প্রবীণেরাও ওয়াকিবহাল নন। বর্ষাকালে কয়েকমাস বনের গাছপালা পানিতে নিমজ্জিত থাকে। বনের ভিতরে কয়েকটি খাল ও বিল রয়েছে। শরৎকালে পানি শুকিয়ে গেলেও বনের ভিতরে থাকা অনেকগুলো বিলে পানি জমে থাকে। বিলগুলোতে প্রচুর মাছ পাওয়া যায়। এই জলাবন হিজল, কড়চ, বরুণ, কাকুরা, বউল্লা, খাগড়া, চাইল্লা, নল ইত্যাদি অসংখ্য গাছ ও গুল্মে পরিপূর্ণ। এই জলাবন বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, সরীসৃপ ও স্তন্যপায়ী জীবজন্তু। এগুলোর মধ্যে রয়েছে মেছোবাঘ, শিয়াল, গুই সাপ, কেউটে, লাড্ডুকা, দারাইশ সহ বিষধর সাপ। বর্তমানে বিভিন্ন জাতের বক, পানকৌড়ী, বালিহাঁস দেখা গেলেও শীতকালে ঝাঁকে ঝাঁকে অতিথি পাখির সমাবেশ ঘটে এই জলাবনে। এবনটিকে দেশি ও অতিথি পাখির অভয়ারন্য ঘোষণা করা হয়েছে। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বানিয়াচং আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ জেলা সদর থেকে বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি চালিত স্কুটারযোগে ৪৫ মিনিটে আসা যায়। বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি স্ট্যান্ড হবিগঞ্জ জেলার নদীর অপর পাড়ে অবস্থিত। সিএনজি ভাড়া লাগবে ৩০ টাকা। বানিয়াচং আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশপথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বানিয়াচং আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ ঢাকা বা সিলেট থেকে সরাসরি নৌপথে এখানে আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। জলাবনটি হাওড় এলাকায় বিধায় সেখানে যাবার জন্য বর্ষা মৌসুমে নৌকা ব্যবহার করতে হয় উপজেলা সদরের আদর্শ বাজার হতে বর্ষাকালে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় যেতে হবে; ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ১০ হতে ২৫ টাকা। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা বানিয়াচংএ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ বানিয়াচং-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সরকারি ব্যবস্থাধীন। # সিমলা রেস্ট হাইজ বড় বাজার, বানিয়াচং। সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মজলিশ আমিন ১৪৯৩ সালে সুলতানী আমলের এই মসজিদের নির্মান কাজ শুরু করেন যা ১৫১৩ সালে সমাপ্ত হয়। মসজিদের পাশেই স্থপতি মজলিশ আমিনের মাজার রয়েছে। কালের বিবর্তনে এক সময় মসজিদ সংলগ্ন এলাকা বিরান ভূমিতে পরিণত হয়ে জঙ্গলবেষ্টিত হয়ে পড়লেও পরবর্তীকালে এলাকায় জনবসতি গড়ে উঠলে জঙ্গলে আবাদ করতে গিয়ে বের হয়ে আসে এই মসজিদটি। সড়কপথে ঢাকা হতে হবিগঞ্জ সদরের দূরত্ব ১৭৫ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর সিলেট হতে দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর হবিগঞ্জ সদরে আসতে হয়। উপজেলা সদরদপ্তর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে রাজিউড়া ইউনিয়নের উজাইলে মসজিদটি; সদরে এসে সেখান থেকে রিক্সা/বাস/ম্যাক্সি/সিএনজি চালিত অটোরিক্সায় আসা যায়। [[ঢাকা]]র সায়েদাবাদ বাস স্টেশন থেকে হবিগঞ্জে আসার সরাসরি দুরপাল্লার বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৪ হতে ৫ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে সরাসরি হবিগঞ্জ আসার জন্য পরিবহন কোম্পানিগুলো হচ্ছে অগ্রদুত পরিবহন (এসি ও নন-এসি দিগন্ত পরিবহন (এসি ও নন-এসি) এবং বিছমিল্লাহ পরিবহন (নন-এসি)। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় হবিগঞ্জ আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। [[ঢাকা]]র কমলাপুর রেল স্টেশন বা চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে সড়ক পথে হবিগঞ্জ আসা যায়; কারণ শায়েস্তাগঞ্জ হচ্ছে রেলপথে সিলেট বিভাগে প্রবেশের অন্যতম প্রধান স্টেশন এবং এই শহরটির উপর দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেলপথটি বিস্তৃত। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ঢাকা – সিলেট এবং চট্টগ্রাম – সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে হবিগঞ্জ আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে অথবা ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, হাওড় এলাকা থেকে বর্ষাকালে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা হবিগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান হবিগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। আবাসিক ও রাত্রি যাপনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের যেসব আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে এখানে সেগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ # সার্কিট হাউজ, হবিগঞ্জ, ☎ ০৮৩১-৫২২২৪। # জেলা পরিষদ রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। # পানি উন্নয়ন বোর্ড রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়া: ১২০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়া: ২০০/-। # শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬৬২৩। # সড়ক ও জনপথ বিভাগ রেস্টহাউজ সরকারী)। # পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। # হোটেল সোনার তরী, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়া: ৩০০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়া: ৩৫০ এবং এসি কক্ষ ভাড়া: ৭০০/-। রিজুক ঝর্না বা ঋজুক জলপ্রপাত বা ঋজুক ঝর্ণা বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্তর্গত বান্দরবানের রুমা উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত। এই ঝর্ণার পানি প্রায় ৩০০ ফুট উঁচু থেকে চমৎকার শব্দ করে সারাবছর সাঙ্গু নদীতে পড়ে থাকে। রিজুক ঝর্ণার পানি মুক্তার মত চকচকে যা প্রকৃতির সৌন্দর্যের এক অনন্য নিদর্শন। বিভিন্ন রকমের গাছ ও উদ্ভিদ রয়েছে এই ঝর্নাটিকে ঘিরে। বছরের যে কোন সময় এই ঝর্ণাটি দেখতে যেতে পারেন তবে বর্ষাকালে এখানে আসলে রিজুক ঝর্ণার সৌন্দর্য সত্যিকার অর্থে উপভোগ করতে পারবেন। রুমা থেকে নৌকাযোগে ঝর্ণায় পৌছায় যাই। সার্কিট হাউজটি বৃহৎ ও খোলামেলা পরিবেশ এবং সুন্দর ফুলের বাগান দিয়ে সাজানো যা দারুণ দৃষ্টিনন্দন। সড়কপথে ঢাকা হতে হবিগঞ্জ সদরের দূরত্ব ১৭৫ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর সিলেট হতে দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর হবিগঞ্জ সদরে আসতে হয়। উপজেলা সদরদপ্তর থেকে ১ কিলোমিটারের মধ্যে এই স্থাপনাটিতে রিক্সা বা পায়ে হেটেই যাওয়া যায়। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো: এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় হবিগঞ্জ আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। হবিগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে হবিগঞ্জ আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে অথবা ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা হবিগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান হবিগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। আবাসিক ও রাত্রি যাপনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের যেসব আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে এখানে সেগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ # সার্কিট হাউজ, হবিগঞ্জ, ☎ ০৮৩১-৫২২২৪। # জেলা পরিষদ রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। # পানি উন্নয়ন বোর্ড রেস্টহাউজ, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়া: ১২০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়া: ২০০/-। # শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬৬২৩। # সড়ক ও জনপথ বিভাগ রেস্টহাউজ সরকারী)। # পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। # হোটেল সোনার তরী, হবিগঞ্জ। সিংগেল কক্ষ ভাড়া: ৩০০ ও ডাবল কক্ষ ভাড়া: ৩৫০ এবং এসি কক্ষ ভাড়া: ৭০০/-। ১৯৯৮ সালে আবিস্কৃত বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ডটির অবস্থান নবীগঞ্জ উপজেলার ৩ নং ইনাতগঞ্জ ইউনিয়ন ও ৪ নং দীঘলবাক ইউনিয়নের নাদামপুর, কাকুরা, করিমপুর, পিরিজপুর এলাকা নিয়ে। এটি কে পি আই শ্রেণীর স্থাপনা। সড়ক পথে ঢাকা হতে নবীগঞ্জের দূরত্ব ১৮০ কিলোমিটার ও বিভাগীয় শহর সিলেট হতে দূরত্ব ৮০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে নবীগঞ্জের দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর নবীগঞ্জের বিবিয়ানায় আসতে হয়। ঢাকা- সিলেট মহাসড়কের নবীগঞ্জের সৈয়দপুর বাজার হতে মাত্র ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে পাকা সড়ক ধরে গেলেই বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ড। * ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে সৈয়দপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং ৮০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘন্টায় সৈয়দপুর আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১০০ টাকা। জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে বিবিয়ানা আসার জন্য সৈয়দপুর হয়ে আসতে হয়; এক্ষেত্রে ভাড়া হলো * সিএনজি অটোতে ৫০ টাকা এবং নবীগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এখানে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বিবিয়ানায় আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা * নবী শাহ-এর মাজার ও পুকুর; নবীগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে রয়েছেঃ নবীগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। আবাসিক ও রাত্রিযাপনের জন্য সরকারি পর্যায়ে যেসব আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে এখানে সেগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ # শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল ৮৮০১৯২০-৪১৬৬২৩। # পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। * উপজেলা নির্বাহী অফিসার, নবীগঞ্জ মোবাইল নম্বর ৮৮০১৭৫৩ ২৮৬৬৭৭; ফোন: ০৮৩২ ৮৫৬ ০০৩; হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার ভাদেশ্বর ইউনিয়নের অন্তর্গত মিরপুর শ্রীমঙ্গল মহাসড়কের মাঝামাঝি 'মুছাই' নামক স্থান থেকে ১ কি: মি: ভেতরে আলিয়া খাসিয়াপুঞ্জীর অবস্থান। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী খাসিয়ারা এখানে বসবাস করছে বংশ পরস্পরায়। বেশ কিছু খাসিয়া পরিবার তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে গৃহ নির্মাণ করে সেখানে নিজেদের কৃষ্টি-কালচার অনুসারে সমাজবদ্ধ হয়ে থাকে। পাহাড় ও বনভূমি বেষ্টিত জায়গাটির প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বসবাসকারী অধিবাসীদের জীবনাচার পর্যটকদের নিকট দারুণ আকর্ষনীয়। সড়ক পথে ঢাকা হতে বাহুবলের দূরত্ব ১৮৫ কিলোমিটার ও বিভাগীয় শহর সিলেট হতে দূরত্ব ৭৫ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে বাহুবলের দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর মিরপুর হয়ে খাসিয়াপুঞ্জীতে আসতে হয়। * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৩৭০ টাকা। ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা পরিবহনে মিরপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * এসি বাসে ১২০০ টাকা এবং * নন-এসি বাসে ৪০০ টাকা। [[ঢাকা]]র সায়েদাবাদ বাস স্টেশন থেকে হবিগঞ্জে আসার সরাসরি দুরপাল্লার বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৪ হতে ৫ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে সরাসরি হবিগঞ্জ আসার জন্য পরিবহন কোম্পানিগুলো হচ্ছে অগ্রদুত পরিবহন (এসি ও নন-এসি দিগন্ত পরিবহন (এসি ও নন-এসি) এবং বিছমিল্লাহ পরিবহন (নন-এসি)। * ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ২৫০ টাকা এবং * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)। দিগন্ত পরিবহন ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা। বিছমিল্লাহ পরিবহন ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট। * সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ অগ্রদুত পরিবহন সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট। দিগন্ত পরিবহন সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট। বিছমিল্লাহ পরিবহন সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট। [[ঢাকা]]র সায়েদাবাদ বাস স্টেশন এবং মহাখালী বাস স্টেশন থেকে বাহুবলের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা দুরপাল্লার বাস রয়েছে। সরাসরি রুটে চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * নন-এসি বাসে ৩০০ টাকা। ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় মিরপুর আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা। জেলা শহর হবিগঞ্জ হতে মিরপুর আসার জন্য সাধারণত সরাসরি বাস ও ম্যাক্সি সার্ভিস রয়েছে। এক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * বাসে ৩০ টাকা এবং মিরপুর আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন। [[ঢাকা]]র কমলাপুর রেল স্টেশন বা চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে সড়ক পথে মিরপুর আসা যায়; কারণ শায়েস্তাগঞ্জ হচ্ছে রেলপথে সিলেট বিভাগে প্রবেশের অন্যতম প্রধান স্টেশন এবং এই শহরটির উপর দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেলপথটি বিস্তৃত। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ঢাকা – সিলেট এবং চট্টগ্রাম – সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। * ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: ০১৭১১৬৯১৬১২ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এখানে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে মিরপুর হয়ে আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল: ০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা * চা বাগান মিরপুর বাজার থেকে সড়ক পথে শ্রীমঙ্গল উপজেলায় যাওয়ার পথে দু পাশে চোথে পড়বে অনেকগুলো চা বাগান। * রুপাইছড়া রাবার বাগান বাহুবল বাজার থেকে সড়কপথে ঢাকা সিলেট মহাসড়ক দিয়ে সিলেট যাওয়ার পথে পুটিজুরী স্থানটিতে দেখতে পাওয়া যায়। * রশিদপুর গ্যাস ফিল্ড মিরপুর বাজার থেকে সড়ক পথে পূর্বদিকে ঢাকা সিলেটের পুরাতন মহাসড়কের মিরপুর হতে শ্রীমঙ্গলের দিকে অগ্রসর হলেই রশিদপুর গ্যাস ফিল্ডটি দেখা যাবে। * দি প্যালেস রিসোর্ট বাহুবল উপজেলা থেকে সিএনজি অথবা বাসযোগে ঢাকা সিলেট মহাসড়কে পুটিজুরী নামক স্থানে নামতে হয়; সেখান সিএনজি যোগে ০৪ কি.মি অতিক্রম করলেই রিসোর্টটিতে পৌছা যায়। বাহুবল বা মিরপুরে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে রয়েছেঃ * দি প্যালেস রিসোর্ট বাহুবল উপজেলা থেকে সিএনজি অথবা বাসযোগে ঢাকা- সিলেট মহাসড়কে পুটিজুরী নামক স্থানে নামতে হয়; সেখান থেকে সিএনজি যোগে ০৪ কি.মি অতিক্রম করলেই রিসোর্টটিতে পৌছা যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বাহুবলে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে। আবাসিক ও রাত্রি যাপনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের যেসব আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে এখানে সেগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ * ডাক বাংলো বাহুবল উপজেলা কমপ্লেক্স; * দি প্যালেস রিসোর্ট বাহুবল উপজেলা থেকে সিএনজি অথবা বাসযোগে ঢাকা- সিলেট মহাসড়কে পুটিজুরী নামক স্থানে নামতে হয়; সেখান থেকে সিএনজি যোগে ০৪ কি.মি অতিক্রম করলেই রিসোর্টটিতে পৌছা যায়। * শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে রেস্টহাউজ বাংলাদেশ রেলওয়ে'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। মোবাইল: ০১৯২০-৪১৬৬২৩। * পল্লী বিদ্যুৎ রেস্টহাউজ, শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ'এর ব্যবস্থাধীন (সরকারী)। * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৫৫ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ৭৫ টাকা; * শোভন চেয়ার ২১৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ২৮৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৪২৫ টাকা; * এসি সীট ৪৮৯ টাকা এবং * এসি বাথ ৭৩১ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: ০১৭১১৬৯১৬১২ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ এখানে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়ক বা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে মুড়ারবন্দ আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকায় বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবায় ঢাকা থেকে সিলেটে আসা যায়। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল: ০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র সিলেট, শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা চুনারুঘাটের স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। এই এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। উন্নতমানের হোটেলের জন্য আসতে হবে মাধবপুরে; এখানে রয়েছেঃ থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান সরাইলের গ্রে-হাউন্ড কুকুর এক ধরণের শিকারি জাতের কুকুর। স্থানীয়ভাবে হাউন্ড কুকুর নামেও পরিচিত,তাছাড়া দেশব্যাপী 'সরাইলের কুকুর' নামেও সুপরিচিত। শিকারি বৈশিষ্ঠ্যের জন্য এই কুকুর দেশে-বিদেশে বিখ্যাত। সরাইল গ্রে-হাউন্ডের লেজ নিচের দিকে ঝুলে এবং লেজটি চিকন হয়। গ্রে-হাউন্ড জাতের কুকুরের কান ও লেজ লম্বা হয়। এদের মুখটা লম্বাটে ধরণের হয় ও গায়ে ডোরাকাটা দাগ রয়েছে। অন্যান্য প্রজাতির কুকুরের মত এটা আহ্লাদি নয়। এই কুকুর অত্যন্ত হিংস্র, এর নজর তীক্ষ ও দ্রুত দৌড়াতে পারে। এই জাতের পুরুষ কুকুরের উচ্চতা হয় ২৫-২৮ ইঞ্চি এবং ওজন ২৩-৩৩ কেজি আর নারী কুকুরের উচ্চতা হয় ২৩-২৬ ইঞ্চি এবং ওজন ১৮-২৮ কেজি। প্রতি ঘন্টায় এই কুকুর প্রায় ৫৫ কিলোমিটার পর্যন্ত দৌড়াতে পারে। এই কুকুর গড়ে ৮-১৪ বছর বাঁচে। এই কুকুরের রং দুই ধরনের হয় বাদামী-সাদা ও সাদা-কালো। ধারণা করা হয় মধ্যপ্রাচ্যের বণিকদের সাথে আনা আরবি জাতের কুকুর, যেমন সাইট হাউন্ড,সালুকি,আফগানি হাউন্ড এর সাথে ব্রিটিশদের গ্রে হাউন্ড এর সংমিশ্রণে এক জাতের কুকুরের উৎপত্তি হয় এবং সরাইলের এক দেওয়ান এজাতের কুকুর নিয়ে আসেন, তারপর বুনো জাতের কুকুরের সাথে মিলনে সরাইল হাউন্ডের উৎপত্তি। এর উৎপত্তি নিয়ে আরও কয়েকটি কিংবদন্তি রয়েছে, যেমন - সরাইলের এক দেওয়ান হাতি নিয়ে সরাইল পরগনা থেকে ভারতের কলকাতা যাচ্ছিলেন। পথে একটি কুকুর দেখে তার অনেক পছন্দ হয়, কিন্তু কুকুরের মালিক (মতান্তরে ইংরেজ) এটি কিছুতেই বিক্রি করতে চাননি। তারপর দেওয়ান নিজের হাতির বিনিময়ে মালিকের কাছ থেকে কুকুরটি কিনে নেন। পরে কুকুরটি শিয়ালের সঙ্গে মিলন করে, যার ফলে সৃষ্টি বর্তমান এই জাতের কুকুরের। তাছাড়া আরও জনশ্রুতি আছে যে, সরাইলের এক দেওয়ান হাতি নিয়ে শিকারের জন্য বনে যান। সঙ্গে ছিল তার মাদী কুকুর। তারপর কুকুরটি বনে হারিয়ে যায়। কুকুরটি বনে বাঘের সঙ্গে মিলন করে এবং বাঘের সঙ্গে মিলনের ফলেই এই গ্রে-হাউন্ড কুকুরের উৎপত্তি। গবেষকদের মতে এরাবিয়ান শিকারি কুকুর,ইংরেজ গ্রে-হাউন্ড ও দেশি বন্য কুকুরের মিশ্রণে এই জাতের কুকুরের উৎপত্তি। সরাইল মোরগ লড়াইয়ের জন্য বিখ্যাত। এই মোরগ লড়াইয়ে ব্যবহার করা হয় 'হাচলি মোরগ' যা শক্তিশালী দৈহিক গঠনের জন্য বিখ্যাত। এটি 'আসলি' বা আসিল নামেও উচ্চারন করা হয়। 'আসিল' শব্দের অর্থ আসল। 'আসিল মোরগ লড়াই' এর অর্থ 'আসল মোরগ লড়াই'। কিংবদন্তি অনুসারে সরাইলের দেওয়ানরা ৪০০ বছর আগে ইরান থেকে এই জাতের মোরগ এনেছিল। আবার অনেকের মতে মুঘল আমলে ভারতের রায় বেরেলি থেকে এ জাতের মোরগ আনা হয়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা * [[সরাইল শাহী জামে মসজিদ * হাটখোলা মসজিদ (আরফান নেছার মসজিদ); * আয়েত উল্লাহ শাহ এর মাজার; * শ্রী শ্রী কালাচাঁদ বাবাজীর মন্দির; * মুক্তিযোদ্ধে নিহত ৭১ জন শহীদের নামে নির্মিত স্মৃতিসৌধ; * দেওয়ান শাহবাজ এর ঐতিহাসিক কুপ; * বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সদর দপ্তর; * ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশন অর্কিড প্রজেক্ট। ঢাকা থেকে ১৬০ কিলোমিটার দূরে এইস্থানটিতে ঢাকা-সিলেট বা ঢাকা-ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাসে আসা যায়। ঢাকা-সিলেট বা ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী ট্রেনে এখানে আসা যায়। | নাম=আশুগঞ্জ সারকারখানা কোম্পানী লিমিটেড অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানী লিমিটেড অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানী লিমিটেড অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= * আশুগঞ্জ খাদ্য গুদাম সাইলো * শহীদ আবদুল হালিম রেলওয়ে সেতু * রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমান ২য় রেলওয়ে সেতু * সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতু * ভাস্কর্য‘জাগ্রত বাংলা’ সারকারখানা গেইট। * বঙ্গবন্ধু মুরাল,কাচারী বিথীকা,আশুগঞ্জ বাজার। * ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের মুরাল,ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজ, আশুগঞ্জ। * দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার,ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজ, আশুগঞ্জ * মেঘনা নদী ও চরসোনারামপুর নান্দনিক দৃশ্য। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= ঢাকা থেকে আখাউড়ার সাথে সড়ক ও রেল উভয় পথেই যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। সড়ক পথের চেয়ে রেল পথে যাতায়াতই সুবিধাজনক। এছাড়াও, জেলা শহর ব্রাহ্মণবাড়িয়া হয়েও এখানে সহজেই আসা যায়। আখাউড়া ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসগুলো প্রধান সায়েদাবাদ ও কমলাপুর থেকে ছাড়ে। এছাড়া ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে আরও কিছু কাউন্টার রয়েছে। তবে সায়েদাবাদের চেয়ে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলোর যাত্রীসেবার মান ভালো। ঢাকা থেকে আখাউড়া রুটের নির্দিষ্ট কোনো ট্রেন নেই। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সিলেট, নোয়াখালী রুটের ট্রেনগুলো আখাউড়া স্টেশনে যাত্রী ওঠানামা করিয়ে থাকে। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ-যোগাযোগ নেই। তবে, নদী ও হাওড় পথে নিকটবর্তী এলাকা হতে ক্ষুদ্রাকৃতির সাধারণ ও ইঞ্জিন চালিত নৌযান চলাচল করে। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে, বিমানে ঢাকায় এসে সেখান থেকে সড়ক বা রেলপথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া হয়ে বা সরাসরি আসা যায়। জেলা সদর হতে ৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত কুলাউড়া উপজেলার একটি সাবেক পরগণা পৃত্থিমপাশা, যা মৌলভীবাজার জেলা সদর থেকে ৪৭ কিলোমিটার দূরত্বে। ইংরেজ আমলে এই এলাকাটি ছিল ত্রিপুরা রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ও এখানকার পাহাড়ি এলাকায় নওগা কুকি উপজাতির বেশ প্রতাপ ছিল। সেসময় শ্রীহট্ট সদরের (বর্তমানে সিলেট) একজন কাজী ছিলেন মোহাম্মদ আলী। ১৭৯২ সালে ইংরেজ শাসকদের পক্ষ হয়ে নওগা কুকিদের বিদ্রোহ দমনে কাজী মোহাম্মদ আলীর পুত্র মোহাম্মদ আলী আমজাদ খাঁন ভূমিকা রাখলে ইংরেজ সরকার খুশি হয়ে তাকে ১২০০ হাল বা ১৪,৪০০ বিঘা জমি দান করেন, যা তখনকার সময়ে বৃহত্তর সিলেটের মধ্যে সবচেয়ে স্বনামধন্য এবং প্রভাবশালী অন্যতম জমিদারী ছিলো। সিলেটের বিখ্যাত আলী আমজাদের ঘড়ি ও চাঁদনীঘাটের সিঁড়ি সমাজসেবায় তার অন্যতম দৃষ্টান্ত। পৃত্থিমপাশা জমিদার বাড়িতে ইরানের রাজা, ত্রিপুরার মহারাজা রাধা কিশোর মানিক বাহাদুরসহ বহু ইংরেজ ভ্রমণ করে গেছেন। এই বাড়ির ভেতরের সবকিছু পুরানো আমলের কারুকাজ খচিত মনে হলেও সেগুলো পরিষ্কার ঝকঝকেই আছে এখনো। জমিদারদের ব্যবহার করা অনেক জিনিসপত্র রয়েছে এ বাড়িতে। বাড়িটির সবকিছু রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য এখানে লোক রয়েছে এবং নবাব আলী আমজাদ খাঁর উত্তসুরিরাই দেখাশুনা করেন জমিদার বাড়িটি। বাংলাদেশের যেকোন স্থান হতে মৌলভীবাজার এসে সেখান থেকে সরাসরি বা কুলাউড়া এসে সেখান থেকে পৃত্থিমপাশায় আসা যায় স্থানীয় যানবাহনে চড়ে। মৌলভীবাজারে আসার জন্য ভালোমানের এসি বাস এবং আন্তঃনগর ট্রেন রয়েছে। তবে, বিমান পথে আসতে হলে সিলেট হয়ে সেখান থেকে সড়ক পথে আসতে হবে। কুলাউড়ায় স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। খাওয়া দাওয়ার জন্য যেতে পারেনঃ * ছামী ইয়ামী রেস্তোরাঁ কুলাউড়া ৮৮০১৭১২-৯৭৮ ৮৬৫; * ইস্টান রেস্তোরাঁ কুলাউড়া ৮৮০১৭১৯-২৩০ ২৪১। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান কুলাউড়া ও এর আশেপাশে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * উপেজলা পরিষদ ডাকবাংলো কুলাউড়া থানার সম্মুখে; * ফাল্গুনী রেস্ট হাউজ মিলি প্লাজা, কুলাউড়া, মৌলভীবাজার; * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট ও গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্য্যালয়, কুলাউড়া ৮৮০১৯২৬-২৫৯ ৫৬৮; * সিভিল সার্জন, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫২২৯৬; * জরুরি বিভাগ, সদর হাসপাতাল, মৌলভীবাজার: ☎ ০৮৬১-৫৩০৮২; শ্রী চৈতন্য দেবের দাদা শ্রী উপেন্দ্র মিশ্রের বাড়ি ছিল ঢাকা দক্ষিণের মিশ্রপাড়ায় যেখানে তার পিতা শ্রী জগন্নাথ মিশ্র এবং মাতা শচীদেবী বিবাহ পরবর্তী সময়ে বসবাস করতেন। বিবাহের কিছু দিন পর শচীদেবীর গর্ভবতী হলে তার দিদিমা স্বপ্নে দেখেন যে এই সন্তান হচ্ছেন স্বয়ং ভগবান; তবে শচীদেবীর সন্তান যেন অন্যত্র ভূমিষ্ঠ হয়। তাই তিনি শ্রী জগন্নাথ মিশ্র এবং শচীদেবীকে নবদ্বীপে পাঠিয়ে দেন ও বলেন যেন তার নাতি তার সাথে দেখা করতে আসেন। শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু তার দিদিমার কথা রক্ষার জন্য ঢাকা দক্ষিণে আসেন এবং সেখানে ২ দিন অবস্থান করেন। যদিও কেউ তথ্য-প্রমাণ দিয়ে বলতে পারেন না যে, তিনি ঠিক কবে এখানে এসেছিলেন; তবে ধারণা করা হয় যে সেটি চৈত্র মাসের কোন এক রবিবার ছিলো। অষ্টাদশ শতকের মধ্যভাগে তৎকালীন সিলেটের গোলাব রায়ের উদ্যোগে এখানে একটি মন্দির নির্মীত হয়। কয়েক বছর আগে সরকারি উদ্যোগে বিশেষত সিলেট জেলা পরিষদের উদ্যোগে মন্দির সংস্কার করা হয়। এখানে বর্তমানে অতি সুদৃশ্য ৪টি মন্দির রয়েছে। এটি হিন্দু ধর্মালম্বীদের নিকট একটি ঐতিহাসিক তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত। প্রতিবছর এখানে তীর্থস্থান পরিদর্শনে অসংখ্য পর্যটক আসেন। ধারণা মতে, শ্রী চৈতন্য চৈত্র মাসের কোন এক রবিবারে এখানে এসছিলেন বলেন প্রতি বছর চৈত্র মাসে তার আগমন উপলক্ষে এখানে উৎসবের আয়োজন করা হয়। মাসব্যাপী চলমান এই উৎসবে মেলা, সংকীর্তন, পূঁজা প্রভৃতির ব্যবস্থা করা হয়। বাংলাদেশের যেকোন স্থান হতে সিলেট এসে সেখান থেকে সরাসরি বা গোলাপগঞ্জ এসে সেখান থেকে ঢাকা দক্ষিণ ইউনিয়নের মিশ্র পাড়ায় আসা যায় স্থানীয় যানবাহনে চড়ে। সিলেট আসার জন্য ভালোমানের এসি/নন এসি বাস, আন্তঃনগর ট্রেন, বিমান পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে। সেখান থেকে সড়ক পথে আসতে হবে। গোলাপগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। বিভাগীয় সদর সিলেটের খুব কাছেই অবস্থান হওয়ায় খাওয়া দাওয়ার জন্য যেতে পারেনঃ * পানশী রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * পাঁচভাই রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * ভোজনবাড়ি রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * প্রীতিরাজ রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * স্পাইসি জেল রোড, সিলেট, ☎ ০৮২১-২৮৩২০০৮; * রয়েলশেফ মির্জাজাঙ্গাল, সিলেট, ☎ ০৮২১-৭২৩০৯৬। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান এটি বাংলাদেশের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের নথিভূক্ত একটি স্থাপনা। এখানে পাথরের শিলালিপি পাওয়া গেছে, যা বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয় যাদুঘরে রাখা আছে। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা আন্দামানদের রাজধানী এবং একমাত্র প্রবেশ এবং প্রস্থান বিন্দু। এখানে এক বা দ'দিন ঘুরে বেড়ান এবং তাজা সীফুড উপভোগ করান এবং রস দ্বীপ, ওয়াপার আইল্যান্ড, বাম্বফ্ল্যাট আইল্যান্ডের মতো কাছাকাছি কয়েকটি জায়গা, যেমন- হ্যারিয়েট পর্বতের দিকে যাওয়ার জন্য সময় ব্যয় করুন। ব্রাজিলের রাজধানী এবং একটি দর্শনীয় স্থাপত্যের শহর। উল্লেখযোগ্য ভবনগুলি মধ্যে ঝুড়ি আকারের ক্যাথিড্রাল, সুন্দর আর্চ প্যালেস (বিচার মন্ত্রণালয়ের আসন) এবং অন্য কিছু ভবন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। নির্দেশক ধরন city নাম ভিতরিয়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q168376 — রিও এবং সালভাদর মাঝপথে এটি পর্বতমালা এবং সমুদ্রের মধ্যে অবস্থিত একটি সুন্দর শহর। নির্দেশক ধরন city নাম তাকুয়ারুসু অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q7201110 — পালমাস এর টোকান্টিন কাছাকাছি পাহাড়গুলিতে অবস্থিত জলপ্রপাতগুলির জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে ১৭০ কিলোমিটার দূরে এইস্থানটিতে কুমিল্লা-সিলেট বা ঢাকা-কসবার বাসে আসা যায়। ঢাকা-সিলেট বা ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী ট্রেনে আশুগঞ্জ বা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া এসে এখানে আসা যায়। * আড়াইবাড়ি তিন গম্বুজ মসজিদ; * কালীবাড়ি মন্দির খেওড়া গ্রাম। ঢাকা থেকে ১৬০ কিলোমিটার দূরে এইস্থানটিতে সড়কপথে আসা যায়। ঢাকা-সিলেট বা ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী ট্রেনে আশুগঞ্জ বা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া এসে এখানে আসা যায়। * দক্ষিণ পাড়া মসজিদ – আহাম্মদপুর); * নাটঘর শিবমূর্তি (সপ্তম শতাব্দী); * কষ্টি পাথরের বিষ্ণুমূর্তি (সপ্তম শতাব্দী ndash; বাঘাউড়া গ্রাম; * কষ্টি পাথরের বিষ্ণুমূর্তি (সপ্তম শতাব্দী ndash; সাতমোড়া গ্রাম। ১৮৬০ সালে নাসিরনগর মহকুমা গঠিত হয় এবং ১৮৭৫ সালে নাসিরনগর মহকুমাকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মহকুমা নামে নামকরণ করা হয়। ১৯১০ সালে নাসিরনগর থানা গঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালের ১ আগস্ট এই থানাকে উপজেলায় রূপান্তরিত করা হয়। হাওরবেস্টিত এই উপজেলাটি জেলা শহর হতে ২৯ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে ১৮০ কিলোমিটার দূরে এইস্থানটিতে সড়কপথে আসা যায়। ঢাকা-সিলেট বা ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী ট্রেনে আশুগঞ্জ বা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া এসে; অথবা ঢাকা-সিলেট বা চট্টগ্রাম-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে নোয়াপাড়া এখানে আসা যায়। * ব্যারিষ্টার এ রসুলের বাড়ি গুনিয়াউক ইউনিয়ন; * নবাব স্যার সৈয়দ সামছুল হুদার বাস ভবন গোকর্ণ ইউনিয়ন; * গোকর্ণ হাই স্কুল গোকর্ণ ইউনিয়ন; * হরিপুর জমিদার বাড়ি হরিপুর ইউনিয়ন; * ডাক বাংলো- উপজেলা সদর; * গুনিয়াউক বাগান বাড়ি গুনিয়উক ইউনিয়ন; * কচুয়া মাজার চাতালপাড় বাজার; * জয়কুমার জমিদার বাড়ি বুড়িশ্বর; * ডেংগু শাহ'র মাজার হরিপুর; * সৈয়দ ‘ম’ আলী'র মাজার; * গুনিয়ক বাজার জামে মসজিদ; * দাঁতমন্ডল আজিজিয়া দরবার শরীফ; বাঞ্ছারামপুর থানা গঠিত হয় ১৯০৪ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালে। এটি একমাত্র উপজেলা যেখানে জেলাসদর থেকে সরাসরি যাওয়া যায় না; হওর বেষ্টিত এই উপজেলাটি জেলার সবচেয়ে অনুন্নত স্থান। ঢাকা-সিলেট বা ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী ট্রেনে আশুগঞ্জ বা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া বা নরসিংদী এসে সেখান থেকে নরসিংদীর বেলানগর লঞ্চ ঘাট যেতে হবে। বেলানগর হতে লঞ্চ/স্পিড বোটে মরিচাকান্দি গিয়ে সেখান থেকে টেম্পু/সিএনজিযোগে বাঞ্ছারামপুর সদর যেতে হবে। দেশের যেকোন স্থান হতে জেলা সদর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসে সেখানকার গোকর্ণ ঘাট হতে লঞ্চযোগে নবীনগর ভায়া হয়ে বাঞ্ছারামপুর সদর যেতে হবে। * বাঞ্ছারামপুর সদর জামে মসজিদ; * রাহাত আলী শাহ্-এর মাযার সাইফুল্লা কান্দি; বাঞ্ছারামপুর-এ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় লেবু এবং লটকনের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। হাওড় এলাকা বলে প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে এখানে রয়েছেঃ * দত্ত হোটেল প্রতাপগঞ্জ বাজার, বাঞ্ছারামপুর। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বাঞ্ছারামপুর-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সরকারি ব্যবস্থাধীন। # দত্ত হোটেল প্রতাপগঞ্জ বাজার, বাঞ্ছারামপুর। * সহকারী পুলিশ সুপার, সদর সার্কেল ৮৮০১৭১৩৩৭৩৭২৬; এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়; নিকটবর্তী বিমানবন্দর ঢাকায় এসে সেখান থেকে সড়ক পথে এখানে আসতে হবে। ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাথে সড়ক ও রেল উভয় পথেই যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। সড়ক পথের চেয়ে রেল পথে যাতায়াতই সুবিধাজনক। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসগুলো প্রধানত সায়েদাবাদ ও কমলাপুর থেকে ছাড়ে। এছাড়া ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে আরও কিছু কাউন্টার রয়েছে। তবে সায়েদাবাদের চেয়ে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলোর যাত্রীসেবার মান ভালো। ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রুটে তিতাস কমিউটার নামক একটি নির্দিষ্ট ট্রেন আছে। এছাড়াও ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সিলেট, নোয়াখালী রুটের ট্রেনগুলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রী ওঠানামা করিয়ে থাকে। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। বিজয়নগর উপজেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একটি নবসৃষ্ট উপজেলা এবং সুপ্রাচীন জনপদ। ২০১০ সালের ৩রা আগস্টে ৪৮২তম উপজেলা হিসেবে এর প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে, পূর্বে উপজেলাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার অন্তর্ভুক্ত ছিলো। বিজয়নগর উপজেলায় যেতে হলে দেশের যেকোন স্থান হতে চান্দুরা এসে সেখান থেকে স্থানীয় বাহনে উপজেলা সদর যেতে হবে। ঢাকা-সিলেট বা ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী ট্রেনে আখাউড়া বা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া এসে এবং লোকাল ট্রেনে মুকুন্দপুর ও হরষপুর যেয়ে সেখান হতে চান্দুরা দিয়ে স্থানীয় বাহনে উপজেলা সদর যেতে হবে। দেশের যেকোন স্থান হতে জেলা সদর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসে সেখানকার গোকর্ণ ঘাট হতে লঞ্চযোগে উপজেলা সদর যেতে হবে। * শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভূপেশ চৌধুরী গণগ্রন্থাগার ইছাপুরা; * তোফায়েল মোহাম্মদ স্মৃতিসৌধ পাহাড়পুর; বিজয়নগরে-এ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় লেবু, কাঠাল, লিচু এবং লটকনের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। হাওড় এলাকা বলে প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বিজয়নগরে-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সরকারি ব্যবস্থাধীন। ২০০ বছরের পুরনো গৌরারং জমিদার বাড়ি ৩০ ত্রকর জমির উপর দাঁড়িয়ে আছে। সুনামগঞ্জ, তথা গৌরারং রাজ্যের প্রতাপশালী জমিদার রাম গোবিন্দ চৌধুরী ১৮০০ সালের শুরুর দিকে এই জমিদারির প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে রয়েছে ৬ টি আলাদা ভবন। রঙমহল ভবনের সম্মুখভাগে রয়েছে বিশাল আকৃতির একটি পুকুর যা প্রাসাদ এর সৌন্দর্যকে আরও একধাপ বারিয়ে দিয়েছে। মূলভবনের ডান পাশে রয়েছে আরও একটি দীঘি যেখানে জমিদার বাড়ির নারীরা গোসল করতেন; যাতায়াতের জন্য রয়েছে জল বারান্দা। দেয়াল বেষ্টিত দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা দেখা যায় এখানে। রঙমহলের দেয়ালে নর-নারী, লতাপাতার বিভিন্ন চিত্রের দেখা মেলে। শহর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত এখানে যেতে হলে যেকোনো মাধ্যমে সুনামগঞ্জ সদরে আসতে হবে; তারপর সেখান হতে ওয়েজখালী হয়ে নৌকাযোগে টুকের বাজার এসে রিক্সা, মোটরসাইকেল, সিএনজি, ইজিবাইক ইত্যাদি যোগে আসতে হবে। সড়কপথে ঢাকা হতে সুনামগঞ্জের দূরত্ব ২৯৬ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে সিলেট এসে তারপর সুনামগঞ্জ আসতে হয়। * মামুন পরিবহন: ☎ ০৮৭১-৬১১৬৭ (সুনামগঞ্জ ০১৭১৮-৪৩৮ ৭৩২ (ফকিরাপুল ০১৭১১-৩৩৭ ৮৫১ (সায়েদাবাদ); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০৮৭১-৬১৪৯৮ (সুনামগঞ্জ ০১৭১৪-৫৩৭ ৯১৬ (গাবতলী)। * ঢাকা-সুনামগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ তবে ঢাকা]]র কমলাপুর রেল স্টেশন বা চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি সিলেট এসে সেখান থেকে সড়কপথে সুনামগঞ্জ আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ঢাকা – সিলেট এবং চট্টগ্রাম – সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ); * ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই); * ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে; * ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে; * ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ); * ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)। ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে সিলেট আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * ২য় শ্রেণির সাধারণ ৮০ টাকা; * ২য় শ্রেণির মেইল ১১০ টাকা; * শোভন চেয়ার ৩২০ টাকা; * ১ম শ্রেণির চেয়ার ৪২৫ টাকা; * ১ম শ্রেণির বাথ ৬৪০ টাকা; * এসি সীট ৭৩৬ টাকা এবং * এসি বাথ ১,০৯৯ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: ০১৭১১৬৯১৬১২ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯ সুনামগঞ্জ আসার জন্য সরাসরি বিমান যোগাযোগ নেই; ঢাকা থেকে সিলেটে সরাসরি বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সুনামগঞ্জে আসতে হয়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সিলেট শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়। * সিলেট হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল: ০১৭১৩-৪৮৬৬৬০ হাওড় বেষ্টিত জেলা হওয়া সত্ত্বেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে এ জেলার নৌপথে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রচলন নেই বললেই চলে; কেবলমাত্র সিলেট ও হবিগঞ্জের কিছু এলাকা থেকে সরাসরি নৌপথে আসা যায়। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। হাওর বেষ্টিত অঞ্চল বিধায় সুনামগঞ্জ অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা নৌপথ কেন্দ্রিক। এ জেলার ১১টি উপজেলার মধ্যে মাত্র ৬টি উপজেলা (ছাতক, জগন্নাথপুর, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ, দিরাই, জামালগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ সদর) থেকে জেলা সদরে সড়কপথে যোগাযোগ রয়েছে। অবশিষ্ট ৪টি উপজেলার (বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ধর্মপাশা ও দোয়ারাবাজার) সাথে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ নেই; নৌপথে চলাচল করতে হয়। আবার, সরাসরি সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে অধিকাংশ রাস্তাই কাঁচা বা অন্যান্য কারণে বর্ষায় পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় নৌপথই একমাত্র অভ্যন্তরীন যোগাযোগের মাধ্যম। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা সুনামগঞ্জে স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। সুনামগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * হোটেল নূর পূর্ববাজার, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫২২৫, মোবাইল: ০১৭১৮-৬৩০ ৮৮৭; * হোটেল সারপিনিয়া জগন্নাথবাড়ী রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫২৭৮; * হোটেল নূরানী পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫৩৪৬, মোবাইল: ০১১৯৬-১৪২ ৯৩৯; * হোটেল মিজান পূর্ববাজার, স্টেশন রোড, সুনামগঞ্জ, ☎ ০৮৭১-৫৫৬৪০। * হযরত শাহ জামাল (রঃ)-এর মাজার জামালপুর সদর * হযরত শাহ কামাল (রঃ)-এর মাজার দুরমুঠ, মেলান্দহ উপজেলা। * মহিরামকুল জমিদার কাচারি ও দিঘি মেলান্দহ উপজেলা; * তারতাপাড়া নীলকুঠি মাদারগজ্ঞ উপজেলা; * নরপাড়া দুর্গ সরিষাবাড়ী উপজেলা; * চন্দ্রার হরিশচন্দ্রের দিঘি- জামালপুর সদর উপজেলা; * প্রদ্যোৎঠাকুরের কুঠিবাড়ি ইসলামপুর উপজেলা; শীত মৌসুমে পানি শুকিয়ে কমে গেলে এখানকার প্রায় ২৪টি বিলের পাড় (স্থানীয় ভাষায় কান্দা জেগে উঠলে শুধু কান্দা'র ভিতরের অংশেই আদি বিল থাকে, আর শুকিয়ে যাওয়া অংশে স্থানীয় কৃষকেরা রবিশস্য ও বোরো ধানের আবাদ করেন। এসময় এলাকাটি গোচারণভূমি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। বর্ষায় থৈ থৈ পানিতে নিমগ্ন হাওরের জেগে থাকা উঁচু কান্দাগুলোতে আশ্রয় নেয় পরিযায়ী পাখিরা —রোদ পোহায়, জিরিয়ে নেয়। কান্দাগুলো এখন (২০১২) আর দেখা যায় না বলে স্থানীয় এনজিও ও সরকারি ব্যবস্থাপনায় সেখানে পুঁতে দেয়া হয়েছে বাঁশ বা কাঠের ছোট ছোট বিশ্রাম-দণ্ড। প্রতিদিন ঢাকার সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে বাস সরাসরি সুনামগঞ্জের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এবং মহাখালী থেকেও ছেড়ে যায় বাস। সুনামগঞ্জ পৌঁছাতে প্রায় ছয় ঘণ্টা সময় লাগে। সিলেটের কুমারগাঁও বাস স্ট্যান্ড থেকে সুনামগঞ্জ যাবার লোকাল ও সিটিং বাস আছে। সুনামগঞ্জ যেতে দুই ঘণ্টার মত সময় লাগবে। অথবা শাহজালাল মাজারের সামনে থেকে সুনামগঞ্জ যাবার লাইট গাড়ি তে ভাড়ায় যাওয়া যায়। সুনামগঞ্জ নেমে সুরমা নদীর উপর নির্মিত বড় ব্রীজের কাছে লেগুনা/সিএনজি/বাইক করে তাহিরপুরে সহজেই যাওয়া যায়। তাহিরপুরে নৌকা ঘাট থেকে সাইজ এবং সামর্থ অনুযায়ী নৌকা ভাড়া করে বেড়িয়ে আসুন টাঙ্গুয়ার হাওর থেকে। তবে শীতকালে পানি কমে যায় বলে আপনাকে লেগুনা/সিএনজি/বাইক যোগে যেতে হবে সোলেমানপুর। সেখান থেকে নৌকা ভাড়া করে নিতে পারবেন। আর শীতকালে গেলে আপনি অতিথি পাখির দেখা পাবেন। বড়ছড়া বাজারে বেশ কয়েকটি গেস্ট হাউস আছে। এই সব গেস্ট হাউসে ২০০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে রুম পাবেন। তাহিরপুর বাজারেও থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া নীলাদ্রী লেকের কাছে পুরাতন চুনা পাথরের কারখানার গেস্ট হাউসে রাত কাটাতে পারবেন। পাইলগাও জমিদার বাড়ি পাইলগাও ইউনিয়ন; রাধারমণ দত্তের সমাধি নলুয়ার হাওর; জগন্নাথপুরে স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালেরও সুখ্যাতি রয়েছে। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। খাবারের জন্য যেতে পারেন * শাহজালাল রেষ্টুরেন্ট চিলাউড়া পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭৪১৬১৫৪৯১; * রাজন রেষ্টুরেন্ট জগন্নাথপুর মধ্যবাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭৩১২৪৭৫৫২; * মডার্ন রেষ্টুরেস্ট জগন্নাথপুর মধ্য বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২৩১৯৬৬২;; * উষা এন্ড পারভীন রেষ্টুরেন্ট টিএন্ডটি রোড, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২৫৬৬৩৪২; * মিতালি রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২১৩৯১১৬; * ভাই ভাই হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২৫২৩৯৯৩; * চয়েজ রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১৪৫০৭০০৬; * তালুকদার রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭২৪০১১৬৭০। সুনামগঞ্জে থাকার জন্য সরকারি ব্যবস্থাপনার জেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * হোটেল সোহাগ জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২-২৪৯ ৬১২; * হোটেল আফসানা জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২-৮১৫ ৮৭৮। প্রায় সাড়ে ৫ একর ভূমির ওপর প্রতিষ্ঠিত তিন শত বছরেরও বেশি পুরানো এ জমিদার বাড়ীটি এ অঞ্চলের ইতিহাস-ঐতিহ্যের নিদর্শন। এককালের নয়াভিরাম সৌন্দর্য্যমন্ডিত এই বাড়ীতি রয়েছে দু’টি বিশাল দিঘী, রয়েছে একটি সুন্দর কাচারী ঘর যেখানে জমিদার আমলের প্রজাদের বিভিন্ন বিচারকার্য্য সমপন্ন হতো। রয়েছে একটি কারাগার যেখানে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিদের রাখা হতো। রয়েছে একটি সুরম্য অট্টালিকা যেখানে জমিদার পরিবারের লোকজন বসবাস করতেন। আরও রয়েছে কয়েকটি মন্দির যা দোলবেদি, ভোগ মন্দির, বিুষ্ণ মন্দিরসহ নানা নামে পরিচিত, রয়েছে সান বাধঁনো ঘাট যা আজও কালের স্বাক্ষী হয়ে রয়েছে। শহর থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এখানে যেতে হলে যেকোনো মাধ্যমে জগন্নাথপুর আসতে হবে; তারপর সেখান হতে সড়ক পথে রিক্সা, মোটরসাইকেল, সিএনজি, ইজিবাইক ইত্যাদি যোগে পাইলগাঁও আসতে হবে। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা রাধারমন দত্ত-এর সমাধি নলুয়ার হাওর; জগন্নাথপুরে স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালেরও সুখ্যাতি রয়েছে। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। খাবারের জন্য যেতে পারেন * শাহজালাল রেষ্টুরেন্ট চিলাউড়া পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭৪১৬১৫৪৯১; * রাজন রেষ্টুরেন্ট জগন্নাথপুর মধ্যবাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭৩১২৪৭৫৫২; * মডার্ন রেষ্টুরেস্ট জগন্নাথপুর মধ্য বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২৩১৯৬৬২;; * উষা এন্ড পারভীন রেষ্টুরেন্ট টিএন্ডটি রোড, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২৫৬৬৩৪২; * মিতালি রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২১৩৯১১৬; * ভাই ভাই হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২৫২৩৯৯৩; * চয়েজ রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১৪৫০৭০০৬; * তালুকদার রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭২৪০১১৬৭০। সুনামগঞ্জে থাকার জন্য সরকারি ব্যবস্থাপনার জেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * হোটেল সোহাগ জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২-২৪৯ ৬১২; * হোটেল আফসানা জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২-৮১৫ ৮৭৮। * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জ ৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জগন্নাথপুর ৮৮০১৭১৪-৮৩৮ ৭৬৯। বাংলা লোকসংগীতের পুরোধা লোক কবি রাধারমণ দত্ত তার রচিত ধামাইল গানের জন্য সিলেট ও ভারতে বাঙ্গালীদের কাছে পরম প্রিয়। রাধারমন নিজের মেধা ও দর্শনকে কাজে লাগিয়ে মানুষের মনে চিরস্থায়ী আসন করে নিয়েছেন। কালক্রমে তিনি একজন স্বভাব কবি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন; রচনা করেন হাজার হাজার বাউল গান। মৃত্যুর জন্মভূমি জগন্নাথপুর পৌর শহরের কেশবপুর গ্রামে তার দেহ সমাহিত করা হয়। সেই শ্মশান ঘাটটি বর্তমানে সমাধি হিসেবে সংরক্ষিত রয়েছে। ১৯৯৭ সালে কেশবপুর গ্রামের বাসিন্দা তৎকালীন পাটলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুর মিয়া ব্যক্তিগত উদ্যোগে কেশবপুর গ্রামে মরমী এ কবির শেষ স্মৃতিচিহৃ সমাধি মন্দিরকে ছোট একটি পাকা মন্দির নির্মাণ করে তা সংরক্ষনের ব্যবস্থা করে দেন। ওই ছোট মন্দিরে একটি কুর্শিতে রাধারমণ দত্তের ছোট ছবি ও তাঁর নিজের ব্যবহৃত খড়ম রয়েছে। ওই সমাধি মন্দিরের একপাশে বাস করা তার শিষ্যরা যুগ যুগ ধরে বংশপরম্পরায় মন্দিরের রক্ষণাবেক্ষণ করছেন। শহর থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এখানে যেতে হলে যেকোনো মাধ্যমে জগন্নাথপুর আসতে হবে; তারপর সেখান হতে সড়ক পথে রিক্সা, মোটরসাইকেল, সিএনজি, ইজিবাইক ইত্যাদি যোগে কেশবপুর গ্রামে আসতে হবে। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা জগন্নাথপুরে স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালেরও সুখ্যাতি রয়েছে। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। খাবারের জন্য যেতে পারেন * শাহজালাল রেষ্টুরেন্ট চিলাউড়া পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭৪১৬১৫৪৯১; * রাজন রেষ্টুরেন্ট জগন্নাথপুর মধ্যবাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭৩১২৪৭৫৫২; * মডার্ন রেষ্টুরেস্ট জগন্নাথপুর মধ্য বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২৩১৯৬৬২;; * উষা এন্ড পারভীন রেষ্টুরেন্ট টিএন্ডটি রোড, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২৫৬৬৩৪২; * মিতালি রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২১৩৯১১৬; * ভাই ভাই হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২৫২৩৯৯৩; * চয়েজ রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১৪৫০৭০০৬; * তালুকদার রেষ্টুরেন্ট পৌর পয়েন্ট, জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭২৪০১১৬৭০। সুনামগঞ্জে থাকার জন্য সরকারি ব্যবস্থাপনার জেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * হোটেল সোহাগ জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২-২৪৯ ৬১২; * হোটেল আফসানা জগন্নাথপুর বাজার, সুনামগঞ্জ, মোবাইল ৮৮০১৭১২-৮১৫ ৮৭৮। * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জ ৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জগন্নাথপুর ৮৮০১৭১৪-৮৩৮ ৭৬৯। পৌরশহরের প্রানকেন্দ্র পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের বাগবাড়ি গ্রামের প্রায় মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত জর্জ ইংলিশ এসকুয়ারের সমাধিস্থল ইংলিশ টিলা। ১৭৯৪ সালে ইংল্যান্ড থেকে জর্জ ইংলিশ এসকুয়ার নামের এক ইংলিশ ব্যবসায়ি স্ব-স্ত্রীক ছাতকে আসেন ব্যবসার জন্য। তিনি এখানে কোম্পানী প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে চুনাপাথর ব্যবসা শুরু করেন, যা ছাতকে সর্বপ্রথম চুনাপাথরের ব্যাবসা এবং তার প্রচেষ্ঠায়ই ছাতকে সম্ভাবনাময় চুনাশিল্পের দ্বার উন্মোচিত হয়। জর্জ ইংলিশ ছাতকে থেকে প্রায় ৫০ বছর ব্যবসা-বানিজ্য পরিচালনা করে ১৮৫০ সালে ৭৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করলে তার স্ত্রী হেনরী ইংলিশ স্বামীর ব্যবসা-বানিজ্য দেখাশুনা করতে লাগেন। ঐ বছরই মিসেস হেনরী ইংলিশ স্বামীর স্মৃতি রক্ষার্থে টিলার উপর নির্মাণ করেন একটি দর্শনীয় বিশাল স্মৃতিসৌধ, যা পরবর্তীকালে সাহেব মিনার নামে পরিচিতি লাভ করে। জর্জ ইংলিশ মারা যাবার ক’বছর পর তার স্ত্রী মিসেস হেনরী ইংলিশ ব্যবসা-বানিজ্য গুটিয়ে এ দেশ থেকে নিজ দেশ ইংল্যান্ডে চলে গেলে ইংলিশ টিলা ও সাহেবের মিনার সরকারি সম্পত্তিতে পরিণত হয়। প্রায় ২৫ ফুট উচু ও বর্গাকারে সাড়ে চারফুট চওড়া মিনারটির গায়ে মার্বেল পাথরে খোদাই করে ইংরেজীতে লিখা আছে ‘ইংলিশ দম্পতির’ ইতিহাস। ছাতকে স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালেরও সুখ্যাতি রয়েছে। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। খাবারের জন্য যেতে পারেন * রয়েল পার্ক ছাতক বাজার। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ছাতকে থাকার জন্য সরকারি ব্যবস্থাপনার জেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * রইছ বোর্ডিং পশ্চিম বাজার, ছাতক; * রয়েল পার্ক ছাতক বাজার; * মাহবুব বোর্ডিং পশ্চিম বাজার, ছাতক। ২০০২ সালে সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার মানিগাঁও গ্রামের যাদুকাটা নদী সংলগ্ন লাউয়ের গড়ে বাদাঘাট ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ধনাঢ্য ব্যবসায়ী জয়নাল আবেদীন নিজের প্রায় ২ হাজার ৪০০ শতক জমিতে সৌখিনতার বসে শিমুল গাছ রোপণের উদ্যোগ নেন ও প্রায় তিন হাজার শিমুল গাছ রোপণ করেন। দিনে দিনে বেড়ে ওঠা শিমুল গাছগুলোই এখন হয়ে উঠেছে শিমুল বাগান। বাগানের সঙ্গে লেবুর বাগানও গড়ে উঠেছে। বসন্ত এলে দুহাজার শিমুল গাছ ফুলে ফুলে ভরে ওঠে। ফাগুনের অরুণ আলোয় ফোটে বাগানের শিমুল ফুলগুলো। চোখের তৃষ্ণা মেটাতে টাঙ্গুয়ার হাওর, মেঘলয় পাহাড়ের পাদদেশে ও রূপের নদী যাদুকাটার মধ্যস্থলের বিশাল শিমুল বাগানে ফুটে ওঠা টুকটুকে লাল শিমুল ফুলগুলো দেখতে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসছেন শত শত পর্যটক। বসন্তের দুপুরে পাপড়ি মেলে থাকা শিমুলের রক্তিম আভা মন রাঙায় তো বটেই, ঘুম ভাঙায় শৌখিন হৃদয়ের। এ যেনো কল্পনার রঙে সাজানো এক শিমুলের প্রান্তর। ওপারে ভারতের মেঘালয় পাহাড়, মাঝে যাদুকাটা নদী আর এপাড়ে শিমুল বন। সব মিলে মিশে গড়ে তুলেছে প্রকৃতির এক অনবদ্য কাব্য। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান তাহিরপুরে থাকার জন্য সরকারি ব্যবস্থাপনার জেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত রেস্ট হাউস ও মোটামুটি মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব হোটেলের মধ্যে রয়েছে - * তারেখ হোটেল বাদাঘাট বাজার, তাহিরপুর; তাহিরপুর  বাংলাদেশের [[সুনামগঞ্জ জেলা]]র অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত লাউড়ের পাহাড়ের নামানুসারে পৌরাণিক যুগের লাউড় রাজ্যের কালের সাক্ষি এই তাহিরপুর উপজেলা। এই উপজেলার উত্তরে - ভারতের [[মেঘালয়]] রাজ্য, দক্ষিণে সুনামগঞ্জ জেলার [[জামালগঞ্জ উপজেলা পূর্বে সুনামগঞ্জ জেলার [[বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা]] এবং পশ্চিমে [[ধর্মপাশা উপজেলা]] অবস্থিত। * শাহ আরেফিন এর মাজার সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুুর উপজেলার দক্ষিণ বড়দল ইউনিয়নের হলহলিয়া গ্রামটি এক কালে প্রাচীন লাউড় রাজ্যের রাজধানী ছিল, যার চতুসীমা ছিল পশ্চিমে ব্রহ্মপুত্র নদ, পূর্বে জৈন্তায়া, উত্তরে কামরুপ সীমান্ত ও দক্ষিণে বর্তমানে ব্রাহ্মনবাড়িয়া পর্যন্ত। বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া এই লাউড় রাজ্যের প্রাচীন নিদর্শন হাওলি জমিদার বাড়িটি প্রকৃতপক্ষে ছিলো রাজবাড়ি, যা রাজা বিজয় সিংহ আজ থেকে প্রায় ১২’শ বছর পূর্বে ৯ম শতকে তৈরী করেন। এই রাজবাড়িটি ৩০ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। তৎকালে নির্মিত এই রাজ বাড়িটিতে ছিল বন্দীশালা, সিংহদ্ধার, নাচঘর, দরবার হল, পুকুর ও সীমানা প্রাচীর যার কিয়দংশ আজ ১২'শ বছর পরও দৃশ্যমান। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনাসমূহ * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জঃ +৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭। * [[সুখাইর জমিদার বাড়ি ও কালীমন্দির; * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জঃ +৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জঃ +৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; * ধল রোড (বর্ষার মিনি কক্সবাজার) * পীর আকিল শাহের মাজার শরীফ * বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের বাড়ি * কালিয়াগুটা হাওর ও কলকলিয়া স্লুইসগেট * রজনীগঞ্জ বাজারের পার্শ্ববর্তী বাগানবাড়ি * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জঃ +৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জঃ +৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; * শ্রীহাইল সাহেববাড়ি জামে মসজিদ; * ডুমরা ও বাহারার মূর্তিশিলা; * শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ গোসাইর আখড়া; * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জঃ +৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; * সাতগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৩); * ফতেহপুর মুরারী চাঁদ উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩৭)। * সিভিল সার্জন, সুনামগঞ্জঃ +৮৮০১৭৫৩-৫১৬ ২০৭; প্রাকৃতির অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি মনপুরা হচ্ছে বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপজেলা ভোলার একটি দ্বীপ যা জেলা সদর থেকে প্রায় ৮০ কি: মি: দুরত্বে সাগরের বুকে বিচ্ছিন্ন অবস্থানে অবস্থিত। দেশের যেকোনো স্থান থেকে এখানে আসতে হলে নৌপথ ব্যবহার করতে হয়। ঢাকা থেকে সরাসরি লঞ্চ যোগে মনপুরাতে আসা যায়। ঢাকার সদর ঘাট থেকে বিকাল সাড়ে ৫টায় হাতিয়ার উদ্দ্যেশে লঞ্চ ছেড়ে যায়, যা সকাল ৭টায় মনপুরায় পৌছে। এছাড়াও ভোলা থেকে প্রথমে গাড়ীতে করে কুঞ্জের হাট, কুঞ্জের হাট থেকে মিশুক অথবা রিক্সা যোগে তজুমদ্দিন, তজুমদ্দিন ঘাট থেকে সি-ট্রাক যোগে মনপুরাতে আসা যায়। * রামনেওয়াজ লঞ্চ ঘাট থেকে ঢাকা লঞ্চ যোগে প্রতিদিন দুপুর ২টা, ঢাকা থেকে মনপুরা প্রতিদিন বিকাল ৫ ঘটিকায় লঞ্চ যাতায়াত করে। * হাজিরহাট লঞ্চ ঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ১০ ঘটিকায় এবং রামনেওয়াজ লঞ্চ ঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ১১ ঘটিকায় সিট্রাক যোগে তজুমদ্দিন একটি সিট্রাক যাতায়াত করে। একই সিট্রাক প্রতিদিন বিকাল ৩ ঘটিকায় তজুমদ্দিন থেকে মনপুরার উদ্যেশ্যে ছেড়ে আসে। * সাকুচিয়ার জনতা লঞ্চ ঘাট থেকে প্রতিনি সকাল ৯ ঘটিকায় এবং দুপুর ২ ঘটিকায় চরফ্যাশনের উদ্যেশ্যে লঞ্চ যাতায়াত করে এবং চরফ্যাশন বেতুয়া ঘাট প্রতিদিন সকাল ১০ ঘটিকায় ও সাড়ে ১২টায় লঞ্চ মনপুরার জনতা ঘাটের উদ্যেশ্যে ছেড়ে আসে। বিকাল ৩ ঘটিকায় বেতুয়া থেকে ছেড়ে আসে বিকাল ৪ ঘটিকায় দক্ষিণ সাকুচিয়া জনতা বাজার লঞ্চ ঘাটে ভীরে। সেখান থেকে মটর সাইকেল যোগে মনপুরা উপজেলা সদরে আসা যায়। মনপুরা শহরের প্রায় ৫ শত গজ পশ্চিমে মেঘনা নদীর কিনারায় প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত হয় ল্যান্ডিং স্টেশনটি। ২০০৫ সালের শেষের দিকে ল্যান্ডিং স্টেশনের কাজ শুরু হয় যেনো যাত্রীবাহী সী-ট্রাক সহ অন্যান্য লঞ্চ-নোঙ্গরের পাশাপাশি যাত্রীদের উঠানামায় দারুণ সুবিধার্থে ল্যান্ডিং ষ্টেশনটি নির্মিত হয়। কিন্তু মেঘনার প্রচন্ড স্রোতের তীব্রতায় ল্যান্ডিং স্টেশনের সামনের ৪টি পিলার নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। একপর্যায়ে পিলারগুলো নদী থেকে উঠিয়ে পুনরায় স্থাপন করা হয়। সী-ট্রাকসহ অন্যান্য যাত্রীবাহী লঞ্চ ট্রলার পিলারের সাথে বেধে নঙ্গর করে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য এটি নির্মিত হলেও বর্তমানে সে ব্যাপারে কোন কাজে আসছেনা। তবে, মনপুরাবাসী একদিকে নিরাশ হলেও অন্যদিকে বিকালের আড্ডায় পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বেছে নিয়েছেন ল্যান্ডিং স্টেশনকে। প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী বিনোদন কেনদ্র হিসেবে এখানে ঘুড়তে আসে। পড়ন্ত বিকেলে এখানকার আড্ডায় পর্যটনের একটি উপাদান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সূর্য অস্ত যাওয়ার অপরুপ দৃশ্য। এখানকার হাজার হাজার মানুষের মনকে প্রফুল্ল করতে কোটি কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত এই স্থাপনাটি বর্তমানে রাক্ষুসে মেঘনার যাতাকলে পিষ্ট। হাজিরহাট সদর থেকে পায়ে হেঁটে মাত্র ৫ মিনিটে ল্যান্ডিং স্টেশনে যাওয়া যায়। # উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়ন ক্রসডেম এলাকা মনপুরা উপজেলার একটি পর্যটন এলাকা হচ্ছে ক্রসডেম এলাকা। এখানে প্রায় সময় হরিন দেখা যায় এবং প্রতিদিন সূর্যাস্ত দেখা যায়। উপজেলা সদর থেকে ৫ কি:মি: দক্ষিনে উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়ন; এটির শুরুতেই ক্রসডেম এলাকা। সদর থেকে রিক্সা, মোটর সাইকেল দিয়ে যাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান মনপুরায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো হাজিরহাট, মনপুরা, ভোলা; মোবাইল ৮৮০১৯৩৪-১৭৫ ৩৬৯। # পানি উন্নয়ন বোর্ড ডাকবাংলো হাজিরহাট, মনপুরা, ভোলা; মোবাইল ৮৮০১৯২৩-৩৭৬ ৩৬৫। # কারিতাস ডাক বাংলো হাজিরহাট, মনপুরা, ভোলা; মোবাইল ৮৮০১৯২৩-৩৭৬ ৩৬৫। c:File:$1|$1 সরানো হলো। এটি c:User:$2|$2 কর্তৃক কমন্স থেকে অপসারিত হয়েছে, কারণ 3। $1 কে চিত্র:$2 দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, কারণ 4। ভোলা জেলাটি একটি দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। তবে, রেল এবং বিমান পথে এখানে সরাসরি পৌছানোর কোনো সুযোগ এখনও গড়ে ওঠেনি। ঢাকা সদর ঘাঁট থেকে সন্ধ্যা ৭:০০ টা থেকে ৮:০০ টার মধ্যে এম ভি ভোলা, শ্রী নগর, এম ভি বালিয়া, লালি, সম্পদ প্রভৃতি লঞ্চ দ্বারা সরাসরি ভোলা আসতে পারেন। বরিশাল লঞ্চঘাট থেকে লঞ্চযোগে ভেদুরিয়া লঞ্চঘাট হয়ে মাহিন্দ্রায় অথবা বোরাকে ভোলা শহরে আসা যায়। ঢাকার সায়দাবাদ/যাত্রাবাড়ী থেকে ছেড়ে আসা বাস যোগে ফেরী পারাপারের মাধ্যমে ভোলা আসতে পারেন। সরাসরি বিমানে আসা যায় না; তবে বরিশাল হয়ে সড়ক বা নৌপথে ভোলায় আসা যায়। অটোতে নতুন বাজার হয়ে তুলাতুলি শাহবাজপুর পার্কে আসা যায়। মাঝের চর বিনোদনের জন্য ট্রলারে নদীল অপর পারে যেতে হবে। # রজনী করের বাসভবন (বর্তমানে ফজিলাতুন্নেসা মহিলা কলেজের ছাত্রী নিবাস); থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ভোলায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো ভোলা। # হোটেল জেড ইন্টারন্যাশনাল সদর, ভোলা। রাজধানী ঢাকা থেকে লালমোহন উপজেলার দূরত্ব ২১৫ কিলোমিটার এবং জেলা সদর ভোলা থেকে দূরত্ব ৪৭ কিলোমিটার। ভোলা জেলাটি একটি দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। তবে, রেল এবং বিমান পথে এখানে সরাসরি পৌছানোর কোনো সুযোগ এখনও গড়ে ওঠেনি। * ঢাকার গুলিস্তান/যাত্রাবাড়ি/ফার্মগেইট জাতীয় মহাসড়কে হয়ে লক্ষ্মীপুর এসে মজুচৌধুরীর হাট হয়ে লালমোহন। * ঢাকা থেকে মাওয়া ফেরিঘাট হয়ে বরিশাল এসে সেখান থেকে স্প্রীড বোর্ড অথবা লঞ্চ অথাব বাস যোগে লালমোহন উপজেলা। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চে সরাসরি লালমোহন আসা যায়; এতে সময় লাগে প্রায় ৮ ঘণ্টা। লালমোহন পর্যন্ত যেসব লঞ্চ আসে সেগুলো হলো: এমভি সালা্‌উদ্দিন, এমভি মাহিন রিফাত। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চ যোগে ভোলায় এসে সেখান থেকে নৌপথে বা সড়ক পথে লালমোহন আসা যায়। # সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক লালমোহন উপজেলা সদর থেকে রিক্সা যোগে শাহাবাজপুর কলেজ সংলগ্ন পার্কে আসা যায়। # আ: রহমান তহসিলদারের বিল্ডিং (মুন্সি বাড়ি); # বিজয় বাবুর বাড়ির মন্দির; # লর্ড হার্ডিঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। লালমোহনে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ * মনির রেস্তোরা লালমোহন বাজার, লালমোহন; * ফুড গার্ডেন রেষ্টুরেন্ট লালমোহন বাজার, লালমোহন; * আজমীরী বিরানী হাউস লালমোহন বাজার, লালমোহন; * স্নোভার গার্ডেন চাইনিজ রেষ্টরেন্ট; * খাজা গরীবে রেওয়াজ বিরানী হাউস; * নিউ আজমিরী বিরানী হাউস; * হোটেল সাইদ এন্ড সন্স; থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান লালমোহনে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো লালমোহন। # তালুকদার হোটেল মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭৭৭-৯৫১ ৯৪০}}। # হোটেল বেল্লাল মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭৫১-৮২৪ ৬৩২}}। রাজধানী ঢাকা থেকে চরফ্যাশন উপজেলার দূরত্ব ২২৫ কিলোমিটার এবং জেলা সদর ভোলা থেকে দূরত্ব ৩৫ কিলোমিটার। ভোলা জেলাটি একটি দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়কপথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। তবে, রেল এবং বিমান পথে এখানে সরাসরি পৌছানোর কোনো সুযোগ এখনও গড়ে ওঠেনি। * ঢাকার গুলিস্তান/যাত্রাবাড়ি/ফার্মগেইট জাতীয় মহাসড়কে হয়ে লক্ষ্মীপুর এসে মজুচৌধুরীর হাট হয়ে লালমোহন উপজেলা। * ঢাকা থেকে মাওয়া ফেরিঘাট হয়ে বরিশাল এসে সেখান থেকে স্প্রীড বোট অথবা লঞ্চ অথবা বাস যোগে লালমোহন উপজেলা। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চে সরাসরি চরফ্যাশনের বেতুয়া বা ঘোষেরহাট লঞ্চঘাট আসা যায়; এতে সময় লাগে প্রায় ৮ ঘণ্টা। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চ যোগে ভোলায় এসে সেখান থেকে নৌপথে বা সড়কপথে চরফ্যাশন আসা যায়। জেলা সদর থেকে দেড়শ কিলোমিটার দূরে তারুয়া সমুদ্র সৈকতের অবস্থান; একশত পয়ত্রিশ কিলোমিটার পাকা সড়কের পর পনের কিলোমিটার নৌপথ পেরিয়ে সেখানে যেতে হয়। ভোলা শহর থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে বঙ্গোপসাগরের উপকন্ঠে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর মোহনায় কয়েকশ বছর আগে জেগে ওঠা চর কুকরি-মুকরিতে এর অবস্থান। ভোলা জেলা শহর থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে বঙ্গোপসাগরের উপকূল ঘেঁষে ওয়াচ টাওয়ারটি অবস্থিত। চরফ্যাশনে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ চরফ্যাশনে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো চরফ্যাশন। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও প্র. প্র. কর্মকর্তা, চরফ্যাশন: মোবাইল ৮৮০১৭১১-৫৭৪ ২০২; * উপজেলা নির্বাহী অফিসার চরফ্যাশন: ০৪৯২৩-৭৪০৩০; মোবাইল ৮৮০১৭৪০-৯২০ ২৪৬। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= দীঘা ট্যুরিস্ট লজ অন্য কলকাতা]]র ২/৩, বি.বি.ডি বাগে অবস্থিত ট্যুরিজম সেন্টার থেকে বুকিং করুন| ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৯১ ৩৩ ২২৪৩ ৭২৬০ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন=+৯১ ৩২ ২৬৬২০৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= এই তালিকাটি নিয়মিত হালনাগাদ করা হয়। বিশেষ:Preferences বা উইকিভ্রমণের সূচীপত্র থেকে “আমার পছন্দ” লিঙ্কে ক্লিক করে আপনি আপনার সঠিক সম্পাদনা সংখ্যা দেখতে পারবেন। তালিকাটি উইকিভ্রমণের সর্বোচ্চ সম্পাদনাকারীদের একটি সারাংশ মাত্র। তালিকায় প্রদত্ত তথ্যগুলো সবসময় সঠিক নাও হতে পারে এবং তালিকাটি কোনো সম্পাদকের মান যাচাই করতে ব্যবহার করা উচিত নয়। বিভিন্ন কারণে সর্বোচ্চ সম্পাদনাকারী সম্পাদক সেরা মানের সম্পাদককে নির্দেশ করে না। # সফটওয়্যার বাগের কারণে কোনো কোনো সম্পাদকের সম্পাদনার সংখ্যা অত্যধিক বেড়ে যেতে পারে। # কিছু বট ব্যবহারকারী তাদের বটের জন্য আলাদা অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আবার কিছু ব্যবহারকারী তাদের বটকে নিজস্ব সম্পাদনার সাথে যোগ করে। # এই তালিকায় শীর্ষের দিকে থাকা অনেক সম্পাদক কিছু গতানুগতিক কাজ করেন যা করতে অল্প সময় লাগে বিশেষ করে অন্য সম্পাদকদের রিভার্ট করা, পাতা সুরক্ষার আবেদন করা, ব্যবহারকারীদের সতর্ক করা। এর উল্টো চিত্র হিসেবে কিছু ব্যবহারকারী অনেক সময় নিয়ে গবেষণা সম্পন্ন করার পর নিবন্ধ তৈরি করে এবং তারা তালিকার নিচের দিকে থাকতে পারে। # কিছু ব্যবহারকারী প্রাকদর্শন ব্যবহার করতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না সম্পাদনাটি তাদের মনমতো হয়, আবার কেউ স্বভাবগত কারণে পর্যায়ক্রমে ছোট ছোট পরিবর্তনের মাধ্যমে সম্পাদনা করে। # বহু লোক লগ ইন ছাড়াই সম্পাদনা করে এবং অনেক বেনামি সম্পাদক মূল্যবান সম্পাদনার মাধ্যমে উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করে যাচ্ছে। সুতরাং, সম্পাদনা সংখ্যা এককভাবে উইকিভ্রমণ উন্নতির জন্য দায়ী নয়। {{উইকিভ্রমণ:সম্পাদনার সংখ্যা অনুযায়ী ভ্রমণপিপাসুদের তালিকা /১-১০০০}} [[বিষয়শ্রেণী:সম্পাদনার সংখ্যা অনুযায়ী ভ্রমণপিপাসুদের তালিকা রাজধানী ঢাকা থেকে তজুমদ্দিন উপজেলার দূরত্ব ২১০ কিলোমিটার এবং জেলা সদর ভোলা থেকে দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। ভোলা জেলাটি একটি দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। তবে, রেল এবং বিমান পথে এখানে সরাসরি পৌছানোর কোনো সুযোগ এখনও গড়ে ওঠেনি। * ঢাকার গুলিস্তান যাত্রাবাড়ি ফার্মগেইট জাতীয় মহাসড়কে হয়ে লক্ষ্মীপুর এসে মজুচৌধুরীর হাট হয়ে তজুমদ্দিন। * ঢাকা থেকে মাওয়া ফেরিঘাট হয়ে বরিশাল এসে সেখান থেকে স্প্রীড বোর্ড অথবা লঞ্চ অথাব বাস যোগে তজুমদ্দিন উপজেলা। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চে সরাসরি তজুমদ্দিন আসা যায়; এতে সময় লাগে প্রায় ৮ ঘণ্টা। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চ যোগে ভোলায় এসে সেখান থেকে নৌপথে বা সড়ক পথে কুঞ্জের হাট হয়ে তজুমদ্দিন আসা যায়। # মেঘনা নদীর তীর (মোহনা); শহর হতে রিকসা, অটোরিক্সা অথবা ট্যাক্সিযোগে মেঘনা নদীর উপকূলে গিয়ে ট্রলার যোগে ১০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে নদী বক্ষে। শহর হতে রিকসা, অটোরিক্সা অথবা ট্যাক্সিযোগে মেঘনা নদীর উপকূলে গিয়ে ট্রলার যোগে ১২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে নদী বক্ষে। চরফ্যাশনে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ * হোটেল ইমান মোবাইল ৮৮০১৭১৭-৮০৮ ৮৮৫; * সিলেট ক্যান্টিন মোবাইল ৮৮০১৭২৯-৪৬১ ৯৩৫; থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান চরফ্যাশনে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো তজুমদ্দিন; মোবাইল ৮৮০১৭৩৬-১২৫ ১৫৮ ৮৮০১৭১৭-৯৮৫ ৮৮৪। # তজুমদ্দিন বোডিং সদর রোড, তজুমদ্দিন। মোবাইল ৮৮০১৭১৬-১৮৬ ৫৮২। # নাহিম বোডিং সদর রোড, তজুমদ্দিন। মোবাইল ৮৮০১৭১৫-৮৪৭ ৭১৪। # বসুন্দরা বোডিং সদর রোড, তজুমদ্দিন। মোবাইল ৮৮০১৭৫৩-৮৩৫ ৫৫২। # কবির বোডিং সদর রোড, তজুমদ্দিন। মোবাইল ৮৮০১৭৩০-১৬৯ ৬৭২। # বিসমিল্লা বোডিং সদর রোড, তজুমদ্দিন। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, তজুমদ্দিন: মোবাইল ৮৮০১৬৭২-৬৬৭ ৯১৯; * উপজেলা নির্বাহী অফিসার তজুমদ্দিন: ০৪৯২৭-৫৬০০১; মোবাইল ৮৮০১৭১৬-৪০০৬৬৫; রাজধানী ঢাকা থেকে দৌলতখান উপজেলার দূরত্ব ২২০ কিলোমিটার এবং জেলা সদর ভোলা থেকে দূরত্ব ২০ কিলোমিটার। ভোলা জেলাটি একটি দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। তবে, রেল এবং বিমান পথে এখানে সরাসরি পৌছানোর কোনো সুযোগ এখনও গড়ে ওঠেনি। * ঢাকার গুলিস্তান যাত্রাবাড়ি ফার্মগেইট জাতীয় মহাসড়কে হয়ে লক্ষ্মীপুর এসে মজুচৌধুরীর হাট হয়ে দৌলতখান। * ঢাকা থেকে মাওয়া ফেরিঘাট হয়ে বরিশাল এসে সেখান থেকে স্প্রীড বোর্ড অথবা লঞ্চ অথাব বাস যোগে দৌলতখান উপজেলা। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চে সরাসরি দৌলতখান আসা যায়; এতে সময় লাগে প্রায় ৮ ঘণ্টা। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চ যোগে ভোলায় এসে সেখান থেকে নৌপথে বা সড়ক পথে সরাসরি দৌলতখান আসা যায়। # মেঘনা নদীর তীর (মোহনা); # দৌলতখান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৬); # হাজিপুর সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯১২)। দৌলতখানে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ * ক্যাফে ইমন শহিদ আবদুল হাদিস সড়ক, দৌলতখান; মোবাইল ৮৮০১৭১৫-৬৯১ ৫৭৮; * শাহীন হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট বাংলাবাজার, দৌলতখান; মোবাইল ৮৮০১৭১৫-৯৩৭ ২০১; * ভাই ভাই রেষ্টুরেন্ট দৌলতখান; মোবাইল ৮৮০১৭৩৬-৯৪৭ ৮১৯। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান দৌলতখানে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো দৌলতখান; # হোটেল ইমান মোবাইল ৮৮০১৭১৭-৮০৮ ৮৮৫; # শাহীন হোটেল বাংলাবাজার, দৌলতখান; মোবাইল ৮৮০১৭১৫-৯৩৭ ২০১; # আল্লাহর দান হোটেল বালিকা বিদ্যালয় রোড, দৌলতখান; মোবাইল ৮৮০১৭৫২-৪০৮ ৩০৬; রাজধানী ঢাকা থেকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার দূরত্ব ২২৫ কিলোমিটার এবং জেলা সদর ভোলা থেকে দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। ভোলা জেলাটি একটি দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। তবে, রেল এবং বিমান পথে এখানে সরাসরি পৌছানোর কোনো সুযোগ এখনও গড়ে ওঠেনি। * ঢাকার গুলিস্তান যাত্রাবাড়ি ফার্মগেইট জাতীয় মহাসড়কে হয়ে লক্ষ্মীপুর এসে মজুচৌধুরীর হাট হয়ে বোরহানউদ্দিন। * ঢাকা থেকে মাওয়া ফেরিঘাট হয়ে বরিশাল এসে সেখান থেকে স্প্রীড বোর্ড অথবা লঞ্চ অথাব বাস যোগে বোরহানউদ্দিন উপজেলা। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চে সরাসরি বোরহানউদ্দিন আসা যায়; এতে সময় লাগে প্রায় ৮ ঘণ্টা। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চ যোগে ভোলায় এসে সেখান থেকে নৌপথে বা সড়ক পথে সরাসরি বোরহানউদ্দিন আসা যায়। # মেঘনা নদীর তীর (মোহনা); বোরহানউদ্দিনে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ * আল আমীন রেষ্টুরেন্ট বোরহানউদ্দিন; থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বোরহানউদ্দিনে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো বোরহানউদ্দিন; # হোটেল দ্বীপ কন্যা উপজেলা রোড, আমতলা, বোরহানউদ্দিন। * উপজেলা নির্বাহী অফিসার বোরহানউদ্দিন: ০৪৯২২-৫৬১০৩; মোবাইল ৮৮০১৩০৫-৫২৫ ১৫৬। # ফুল্লশ্রীর মনসা মন্দির (সুলতানি আমল, কবি বিজয়গুপ্ত এটি প্রতিষ্ঠা করেন); # ভেগাই হালদার পাবলিক একাডেমী (১৯১৯); # বাহাদুরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯২৪)। # ৯ নং সেক্টরের প্রধান কার্যালয়ের দালানকোঠা দরগাবাড়ি; # হাবিবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৮৫৬); # রেভ্রদ্রদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৮৭)। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান উজিরপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো উজিরপুর; # হোটেল গুলবাগ উজিরপুর উজিরপুর; # চাঁদশী ঈশ্বর চঁন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়; # মল্লিক দূত কুমার শাহ -এর মাজার। # সরকারি গৌরনদী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বরিশালের রূপাতলি বাস স্ট্যান্ড থেকে বাকেরগঞ্জ যাওয়ার বিলাসবহুল বাস আছে। এছাড়া আপনি চাইলে মাহিন্দ্রা সিএনজি এবং মোটরবাইকেও বাকেরগঞ্জ যেতে পারবেন। বাস ভাড়া ৪০/৫০ টাকা। সিএনজি মাহিন্দ্রা ৭০/৮০ টাকা। মোটরবাইক ১০০ টাকা জনপ্রতি। # জমিদার কুমুদরঞ্জন চৌধুরীর বাড়ি শ্যামপুর, রঙ্গশ্রী; # বাকেরগঞ্জ জেএসইউ হাইস্কুল (১৯০৯); # চরামদ্দী মুঙ্গাখাঁন জামে মসজিদ; # মেহেন্দিগঞ্জ জামে মসজিদ (মুগল আমল); # জগদ্বাত্রী পূজা মন্দির (দশম শতাব্দী); # নিয়ামতি বিবি চিনির মসজিদ; # গোবিন্দপুর হরিরাম সংকীর্তন মন্দির; # বার আউলিয়ার মাযার ও দরগা। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ফ্রান্স সমৃদ্ধ আবেগ এবং অশান্ত রাজনীতির দেশ, তবে যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনা এবং আলোকিতকরণের কোষাগারের সমতুল্য জায়গা। সর্বোপরি, এটি তার খাবার, সংস্কৃতি এবং ইতিহাসের জন্য বিখ্যাত। আপনি ছুটির দিন থেকে যা কিছু চাই না কেন, আপনি এটি ফ্রান্সে খুঁজে পেতে পারেন। মেট্রোপলিটন ফ্রান্স-এর মধ্যে মূল ভূখন্ডের কর্সিকার ১২ টি প্রশাসনিক অঞ্চল (ফরাসি অঞ্চল বা অন্য কথায় ইউরোপের সমস্ত ফরাসী অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত। এগুলি অন্যান্য মহাদেশের অঞ্চল থেকে পৃথক, যা নিচে আলোচনা করা হয়েছে। প্রশাসনিক বিভাগের পরবর্তী স্তরগুলির নিচে ৯৬ টি বিভাগ বিভাগ রয়েছে, তাদের দুই-তৃতীয়াংশ একটি নদীর নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছে এবং বেশিরভাগ অন্য একটি প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য যেমন পাহাড় বা বনের নামানুসারে গ্রহণ করা হয়েছে। | region1description=ফরাসি স্কিইং-এর বাস, একটি বিশাল আগ্নেয়গিরি অঞ্চল এবং লিয়ন এর দুর্দান্ত শহর। | region5description=নেপোলিয়নের জন্মস্থান. ভূমধ্যসাগরের একটি ইতালিয়ান প্রভাবিত উপ-ক্রান্তীয় দ্বীপ। | region6description=এমন একটি অঞ্চল যেখানে ইউরোপীয় (এবং বিশেষত জার্মানিক) সংস্কৃতি ফরাসিদের সাথে বেড়েছে এবং আকর্ষণীয় ফলাফল পাওয়া যায়। | region7description=এমন এক অঞ্চল যেখানে বিশ্বযুদ্ধ এবং ভারী শিল্পের উত্থান এবং পতন অনেক দাগ ফেলেছে। | region8description=ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস এর আশেপাশের অঞ্চল। | region9description মন্ট সেন্ট-মিশেল ডি-ডে সৈকত এবং ক্লড মনেটের বাড়ি সহ ফ্রান্সের বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় আকর্ষণ এখানে অবস্থিত। | region10description=বৃহত্তম ফরাসি অঞ্চল, এই অঞ্চলের সুসঙ্গত সমগ্রের চেয়ে আকর্ষণীয় বৈপরীত্য আরও সংজ্ঞায়িত। | region11description=যেখানে পাইরিনিস ভূমধ্যসাগরে প্রবেশ করে | region12description=আটলান্টিক উপকূলে নিন্ম লোয়ার উপত্যকা এবং ভেন্ডি অঞ্চল। | region13description ফরাসি রিভেরা মার্সেইলে আভিগন এবং কামার্গ]] স্পেন তার বন্ধুত্বপূর্ণ বাসিন্দা, স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবনধারা, তার রান্নাঘর, প্রাণবন্ত নাইট লাইফ এবং বিশ্বখ্যাত লোককাহিনী এবং উৎসবগুলির জন্য এবং বিশাল স্প্যানিশ সাম্রাজ্যের মূল হিসাবে ইতিহাসের জন্য বিখ্যাত। স্পেন-এর বহু অঞ্চলে নিম্নরূপ দলবদ্ধ করা যেতে পারে: region1description= মৃদু জলবায়ু, অদম্য পাহাড়-পর্বত ও সমুদ্র বন্ধন যুক্ত| region2description= এর রান্না এবং সান সেবাস্তিয়ান সমুদ্র সৈকত থেকে লা রিওজা এর ওয়াইনারি পর্যন্ত প্রাকৃতিক ভূদৃশ্য জন্য পরিচিত।| region3description= চিত্তাকর্ষক রোমান ধ্বংসাবশেষ এবং জনপ্রিয় ভূমধ্যসাগর সৈকত।| region4items মাদ্রিদের সম্প্রদায় ক্যাসটিল-লা মঞ্চ ক্যাসটিল-লিওন এক্সট্রেমাদুরা region4description= স্পেনের অন্যান্য জায়গার চেয়ে চরম জলবায়ু নিয়ে এই অঞ্চলটির রাজধানী মাদ্রিদ এর আধিপত্য রয়েছে।| region6description= মুরিশ স্থাপত্য এবং আরব-প্রভাবিত সংস্কৃতি, পাশাপাশি পর্বতমালা এবং সৈকত সহ ইতিহাসে পূর্ণ অঞ্চল। | region7items ম্যালোরকা মেনোরকা আইবিজা ফর্মেন্তেরা region7description=অতি-জনপ্রিয় ভূমধ্যসাগরীয় সৈকত রয়েছে এই অঞ্চলে। | region8items টেনেরাইফ গ্রান ক্যানেরিয়া ফুয়ের্তেভেন্তুরা লা লা গোমেরা ল্যাঞ্জারোট লা পালমা এল হিয়েরো region8description= আফ্রিকার উপকূলে আগ্নেয়গিরির দ্বীপপুঞ্জ, স্পেনের মূল ভূখণ্ডের বাসিন্দাদের একটি জনপ্রিয় ভ্রমণের স্থান। | region9items সিউটা মেলিলা ক্রেগ অফ ভেলিজ দে লা গোমেরা, ক্রেগ অফ আলহুচামাস, চফারিনাস দ্বীপপুঞ্জ, আলবোরণ দ্বীপ | region9description মরক্কো উপকূল বরাবর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্পেনীয় উপনিবেশ।| # রামমোহনের সমাধি মন্দির মাধবপাশা; # রহমতপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৮৯৮); # ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর; # কবি আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ স্মৃতি পাঠাগার; # বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সেতু। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান # সৈয়দেরগাঁও গ্রামের প্রাচীন মসজিদ; # গঙ্গাপুর গ্রামের সুলতান খার মসজিদ; # খাসেরহাটে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমাধি; # শহীদ আলতাফ মাহমুদের বাড়ি। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান # উলানিয়ার জমিদার বাড়ি ও মসজিদ; # সংগ্রাম সিংহের কেল্লা (মোগল আমলে নির্মিত); থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান রাজধানী ঢাকা থেকে আমতলীর দূরত্ব ৩১৭ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৩৪ কিলোমিটার ও জেলা সদর থেকে ২২ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বরগুনায় রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকা থেকে প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে ১০টা এবং রাত ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত গাবতলী ও সায়েদাবাদ থেকে বাস ছাড়ে আমতলীর উদ্দেশ্যে। এছাড়াও কুয়াকাটার বাস আমতলীতে থামে ও যাত্রী বহন করে। এছাড়া মোটর সাইকেল, গাড়ি ভাড়া করে নিয়ে আসা যায়। # তেপুরার গাজী কালুর মাযার; # চাওড়া পাতাকাটার মাটির দুর্গ; # ফকিরখালী গ্রামের দীঘি ও মাটির টিলা; আমতলীতে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ * আমির রেস্তোরা আমতলী বাজার; থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান আমতলীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো আমতলী। * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, আমতলী: মোবাইল ৮৮০১৭৬৬-২৯২ ১০০; * উপজেলা নির্বাহী অফিসার, আমতলী: ০৪৪৫২-৫৬০০৫; মোবাইল ৮৮০১৭১৭-০৯৯ ১০২; রাজধানী ঢাকা থেকে তালতলীর দূরত্ব ৩২৫ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৩৭ কিলোমিটার ও জেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বরগুনায় রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। * ঢাকা থেকে সরাসরি সড়ক পথে বাস যোগে তালতলী উপজেলায় যাতায়াতের সু-ব্যবস্থা আছে। * বিভাগীয় শহর বরিশাল হতে সড়ক পথে পটুয়াখালী জেলা হয়ে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক দিয়ে মানিকঝুড়ি দিয়ে তালতলীতে গমন করা যায়। * বরগুনা জেলা সদর থেকে সড়ক পথে আমতলী উপজেলা হয়ে তালতলী উপজেলায় যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে লঞ্চযোগে বরিশাল/পটুয়াখালী/বরগুনা/আমতলী এসে সড়ক পথে তালতলী উপজেলায় যাতায়াত করা যায়। তালতলীতে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান আমতলীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো তালতলী; মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭২৯-৩২২ ২৯৪}}। * উপজেলা নির্বাহী অফিসার, তালতলী: মোবাইল ৮৮০১৭৩৩-৩৪৮ ০২৭; রাজধানী ঢাকা থেকে বরগুনা সদরের দূরত্ব ২৪৭ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৯০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বরগুনায় রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। * ঢাকা থেকে প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে ৯টা এবং রাত ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত গাবতলী ও সায়েদাবাদ থেকে সাকুরা, সুগন্ধা, মিয়া, আব্দুল্লাহ্, পটুয়াখালী এক্সপ্রেস প্রভৃতি কোম্পানীর বাস ছাড়ে বরগুনার উদ্দেশ্যে। এছাড়া গাড়ি ভাড়া করে নিয়ে আসা যায়। ঢাকা থেকে বরগুনা আসার ভাড়া ননএসি বাসে ২২০ হতে ৬৫০/-। * চট্টগ্রাম থেকে সৌদিয়ার বাস আসে বরগুনায়; ভাড়া পড়ে ৬৫০/-। * বরগুনা সদর থেকে সড়ক পথে পায়রা, লেবুখালী ও কির্তনখোলা নদী ফেরী পারাপারের মাধ্যমে পটুয়াখালী হয়ে বরিশাল বিভাগীয় শহরে পৌছান যায়। এ পথের মোট দূরত্ব প্রায় ৯০ কি.মি. এবং সময় লাগে প্রায় ০৪ ঘণ্টা। বর্তমানে এ পথের বিকল্প হিসেবে বরিশাল বিভাগীয় শহরে যাতায়াতের জন্য বরগুনা-বেতাগী-মির্জাগজ্ঞ-বাকেরগজ্ঞ-দপদপিয়া সড়কটি ব্যবহৃত হচ্ছে। এ পথে অপেক্ষাকৃত কম সময় লাগলেও সড়কটিতে সংস্কার কাজ চলমান থাকায় এ পথটি কম ব্যবহৃত হয়। * বরগুনা হতে সড়ক পথে কাকাচিড়া-শতকর-মঠবাড়িযা-ভান্ডারিয়া-পিরোজপুর হয়ে বাগেরহাট ও খুলনা বিভাগীয় শহরে যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে। * বরগুনা জেলা হতে বরিশাল এবং খুলনা বিভাগীয় শহরে পৌঁছে দেশের যেকোন স্থানে যাওয়া সম্ভব। বরগুনায় খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বরগুনায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো বরগুনা। # হোটেল বে অব বেঙ্গল সদর রোড, বরগুনা; মোবাইল ৮৮০১৭১২-২৩৪ ৩৩২। রাজধানী ঢাকা থেকে বামনার দূরত্ব ২৫০ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৮৫ কিলোমিটার। এই এলাকাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বরগুনা জেলায় রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। * ঢাকা থেকে প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে ৯টা এবং রাত ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত গাবতলী ও সায়েদাবাদ থেকে সাকুরা, সুগন্ধা, মিয়া, আব্দুল্লাহ্, পটুয়াখালী এক্সপ্রেস প্রভৃতি কোম্পানীর বাস ছাড়ে বরগুনার উদ্দেশ্যে। এছাড়া গাড়ি ভাড়া করে নিয়ে আসা যায়। ঢাকা থেকে বরগুনা আসার ভাড়া ননএসি বাসে ২২০ হতে ৬৫০/-। * চট্টগ্রাম থেকে সৌদিয়ার বাস আসে বরগুনায়; ভাড়া পড়ে ৬৫০/-। * বরগুনা সদর থেকে সড়ক পথে পায়রা, লেবুখালী ও কির্তনখোলা নদী ফেরী পারাপারের মাধ্যমে পটুয়াখালী হয়ে বরিশাল বিভাগীয় শহরে পৌছান যায়। এ পথের মোট দূরত্ব প্রায় ৯০ কি.মি. এবং সময় লাগে প্রায় ০৪ ঘণ্টা। বর্তমানে এ পথের বিকল্প হিসেবে বরিশাল বিভাগীয় শহরে যাতায়াতের জন্য বরগুনা-বেতাগী-মির্জাগজ্ঞ-বাকেরগজ্ঞ-দপদপিয়া সড়কটি ব্যবহৃত হচ্ছে। এ পথে অপেক্ষাকৃত কম সময় লাগলেও সড়কটিতে সংস্কার কাজ চলমান থাকায় এ পথটি কম ব্যবহৃত হয়। * বরগুনা হতে সড়ক পথে কাকাচিড়া-শতকর-মঠবাড়িযা-ভান্ডারিয়া-পিরোজপুর হয়ে বাগেরহাট ও খুলনা বিভাগীয় শহরে যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে। * বরগুনা জেলা হতে বরিশাল এবং খুলনা বিভাগীয় শহরে পৌঁছে দেশের যেকোন স্থানে যাওয়া সম্ভব। * বরগুনা জেলা সদর থেকে বড়ইতলা-বাইনচটকী ফেরী পারাপারের মাধ্যমে বামনা উপজেলায় আসতে সময় লাগে ২ ঘণ্টা। # বুকাবুনিয়ায় ৯ নং সেক্টরের সাব-সেক্টরের হেডকোয়ার্টা অফিসের ভিত্তিস্তম্ভ; # খাজা মহিউদ্দিন হাসান চিশতীর মাযার। বামনায় খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ * আমিন রেস্তোরা সদর রোড। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বামনায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো বামনা। রাজধানী ঢাকা থেকে বেতাগির দূরত্ব ২৫৫ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ১২০ কিলোমিটার ও জেলা সদর থেকে ৩২ কিলোমিটার। এই এলাকাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বরগুনা জেলায় রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। * ঢাকা থেকে প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে ৯টা এবং রাত ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত গাবতলী ও সায়েদাবাদ থেকে সাকুরা, সুগন্ধা, মিয়া, আব্দুল্লাহ্, পটুয়াখালী এক্সপ্রেস প্রভৃতি কোম্পানীর বাস ছাড়ে বরগুনার উদ্দেশ্যে। এছাড়া গাড়ি ভাড়া করে নিয়ে আসা যায়। ঢাকা থেকে বরগুনা আসার ভাড়া ননএসি বাসে ২২০ হতে ৬৫০/-। * চট্টগ্রাম থেকে সৌদিয়ার বাস আসে বরগুনায়; ভাড়া পড়ে ৬৫০/-। * বরগুনা সদর থেকে সড়ক পথে পায়রা, লেবুখালী ও কির্তনখোলা নদী ফেরী পারাপারের মাধ্যমে পটুয়াখালী হয়ে বরিশাল বিভাগীয় শহরে পৌছান যায়। এ পথের মোট দূরত্ব প্রায় ৯০ কি.মি. এবং সময় লাগে প্রায় ০৪ ঘণ্টা। বর্তমানে এ পথের বিকল্প হিসেবে বরিশাল বিভাগীয় শহরে যাতায়াতের জন্য বরগুনা-বেতাগী-মির্জাগজ্ঞ-বাকেরগজ্ঞ-দপদপিয়া সড়কটি ব্যবহৃত হচ্ছে। এ পথে অপেক্ষাকৃত কম সময় লাগলেও সড়কটিতে সংস্কার কাজ চলমান থাকায় এ পথটি কম ব্যবহৃত হয়। * বরগুনা হতে সড়ক পথে কাকাচিড়া-শতকর-মঠবাড়িযা-ভান্ডারিয়া-পিরোজপুর হয়ে বাগেরহাট ও খুলনা বিভাগীয় শহরে যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে। * বরগুনা জেলা হতে বরিশাল এবং খুলনা বিভাগীয় শহরে পৌঁছে দেশের যেকোন স্থানে যাওয়া সম্ভব। * বরগুনা জেলা সদর থেকে বড়ইতলা-বাইনচটকী ফেরী পারাপারের মাধ্যমে বামনা উপজেলায় আসতে সময় লাগে ২ ঘণ্টা। এসব মাধ্যমে বরগুনা বা বরিশাল এসে সেখান থেকে বাসে সরাসরি বেতাগি আসা যায় মাত্র ১ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে। * ঢাকা থেকে সরাসরি লঞ্চে বেতাগি আসা যায়। বেতাগিতে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ * সুমি রেস্তোরা বাজার রোড। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বেতাগিতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো বেতাগি। # ফাইভ স্টার হোটেল মাছ বাজার, বেতাগি। # ব্রাক রেস্ট হাউস বাসস্ট্যান্ড, বেতাগি। # শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি সেতু # শ্যামলি নিসর্গ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান * ফায়ার সার্ভিস, ইন্দুরকানি। মোবাইল: 01730-009043 রাজধানী ঢাকা থেকে পিরোজপুর সদরের দূরত্ব সড়ক পথে ১৮৫ কিলোমিটার ও জলপথে ২৫৯ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৫০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পিরোজপুরে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। সড়কপথে ঢাকা থেকে পিরোজপুর যাওয়ার পথে মাঝপথে বৃহত্তর পদ্মা নদীর অবস্থান হওয়ার কারণে ঢাকা থেকে সরাসরি পিরোজপুরের কোনো বাস যোগাযোগ নেই। ফেরি পারাপার সার্ভিসের পাশাপাশি লঞ্চ বা স্পিডবোটের মাধ্যমে নদী পারাপারের মাধ্যমে পিরোজপুর যাওয়া যায়। ঢাকার সায়েদাবাদ ও গাবতলী উভয় বাস টার্মিনাল থেকেই ঢাকা-পিরোজপুর রুটের ফেরি পারাপার গাড়ি রয়েছে। সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো মাওয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে পিরোজপুর যাতায়াত করে। আর গাবতলী থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো পাটুরিয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে পিরোজপুর রুটে চলাচল করে। * ঢাকা-মংলা জাতীয় মহাসড়ক পথে মাওয়া (মুন্সিগঞ্জ) ফেরী পার হয়ে শিবচর (মাদারীপুর) হয়ে গোপালগঞ্জ থেকে খুলনা বরিশাল মহাসড়ক পথে বাগেরহাট হয়ে (প্রায় ২০ কি.মি পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদ। * খুলনা থেকে খুলনা বরিশাল মহাসড়ক পথে বাগেরহাট হয়ে (প্রায় ২০ কি.মি পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদ। * বরিশাল থেকে খুলনা বরিশাল মহাসড়ক পথে ঝালকাঠী হয়ে (প্রায় ৩০ কি.মি পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদ। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন একাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চ ছেড়ে যায়। সড়কপথের তুলনায় নদীপথে লঞ্চে যাতায়াত আরামদায়ক। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:০০ টা থেকে শুরু করে রাত ৮:৩০ টা পর্যন্ত লঞ্চগুলো ছেড়ে যায়। পরদিন সকাল ৮:০০ টা থেকে ১০:০০ টার মধ্যে লঞ্চগুলো পিরোজপুর গিয়ে পৌছায়। পিরোজপুর হুলারহাট নামক ঘাটে নেমে ঘাট থেকে রিক্সা (ভাড়া ৩০-৫০ টাকা ভ্যান (ভাড়া ২০-৩০ টাকা) ও টেম্পুযোগে (ভাড়া ২০-৩০ টাকা) পিরোজপুর শহরে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে ব্যক্তিমালিকানাধীন লঞ্চের পাশাপাশি বিআইডব্লিউটিএ-র রকেটও ঢাকা-পিরোজপুর রুটে চলাচল করে। লঞ্চের তুলনায় রকেটে যাতায়াত কিছুটা আরামদায়ক। সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত সপ্তাহের ৫ দিন রকেট চলাচল করে। রকেটগুলো প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:৩০টায় সদরঘাট থেকে ছেড়ে গিয়ে পরদিন সকাল ৮:০০টা থেকে ১০:০০টার মধ্যে পিরোজপুরের হুলারহাট ঘাটে গিয়ে পৌছায়। # মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ বলেশ্বরী খেয়াঘাট; # পিরোজপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৯); # কদমতলা জর্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯১২); # কবি আহসান হাবিব এর বাড়ী; থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান * জুজখোলা রেস্ট হাউজ মল্লিক বাজার, সদর। * দৃর্গাপুর রেষ্ট হাউজ দুর্গাপুর, সদর। * ওসি, পিরোজপুর সদর: মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৩৬। রাজধানী ঢাকা থেকে নেছারাবাদের দূরত্ব সড়ক পথে ১৯০ কিলোমিটার ও জেলা শহর বরিশাল থেকে ৫০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পিরোজপুরে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। সড়কপথে ঢাকা থেকে পিরোজপুর যাওয়ার পথে মাঝপথে বৃহত্তর পদ্মা নদীর অবস্থান হওয়ার কারণে ঢাকা থেকে সরাসরি নেছারাবাদের কোনো বাস যোগাযোগ নেই। ফেরি পারাপার সার্ভিসের পাশাপাশি লঞ্চ বা স্পিডবোটের মাধ্যমে নদী পারাপারের মাধ্যমে নেছারাবাদ যাওয়া যায়। ঢাকার সায়েদাবাদ ও গাবতলী উভয় বাস টার্মিনাল থেকেই ঢাকা-নেছারাবাদ রুটের ফেরি পারাপার গাড়ি রয়েছে। সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো মাওয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে নেছারাবাদ যাতায়াত করে। আর গাবতলী থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো পাটুরিয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে নেছারাবাদ রুটে চলাচল করে। * জেলা সদর থেকে বাস যোগে কাউখালী উপজেলা হয়ে সড়ক পথে আসতে হয়। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন একাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চ ছেড়ে যায়। সড়কপথের তুলনায় নদীপথে লঞ্চে যাতায়াত আরামদায়ক। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:০০ টা থেকে শুরু করে রাত ৮:৩০ টা পর্যন্ত লঞ্চগুলো ছেড়ে যায়। পরদিন সকাল ৮:০০ টা থেকে ১০:০০ টার মধ্যে লঞ্চগুলো উপজেলায় গিয়ে পৌছায়। # অলঙ্কারকাঠি সরকার বাড়ির পঞ্চরত্ন মঠ; # আটঘর কুড়িয়ানার চক্রবর্তী বাড়ির মন্দির; # রাগবাড়ি রাজবাড়ির ধ্বংসাবশেষ (আঠারো শতক) # কুড়িয়ানা অনুকূল ঠাকুরের আশ্রম # কুড়িয়ানা পেয়ারা বাগান ও বাজার * ওসি, নেসারাবাদ: মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৩৮। রাজধানী ঢাকা থেকে ভান্ডারিয়ার দূরত্ব সড়ক পথে ১৮৫ কিলোমিটার ও জেলা শহর বরিশাল থেকে ২৮ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় সদর বরিশাল হতে ৪৫ কিলোমিটার দূরে। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পিরোজপুরে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। সড়কপথে ঢাকা থেকে পিরোজপুর যাওয়ার পথে মাঝপথে বৃহত্তর পদ্মা নদীর অবস্থান হওয়ার কারণে ঢাকা থেকে সরাসরি ভান্ডারিয়ার কোনো বাস যোগাযোগ নেই। ফেরি পারাপার সার্ভিসের পাশাপাশি লঞ্চ বা স্পিডবোটের মাধ্যমে নদী পারাপারের মাধ্যমে নেছারাবাদ যাওয়া যায়। ঢাকার সায়েদাবাদ ও গাবতলী উভয় বাস টার্মিনাল থেকেই ঢাকা-ভান্ডারিয়া রুটের ফেরি পারাপার গাড়ি রয়েছে। সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো মাওয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে নেছারাবাদ যাতায়াত করে। আর গাবতলী থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো পাটুরিয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে ভান্ডারিয়া রুটে চলাচল করে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন একাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চ ছেড়ে যায়। সড়কপথের তুলনায় নদীপথে লঞ্চে যাতায়াত আরামদায়ক। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:০০ টা থেকে শুরু করে রাত ৮:৩০ টা পর্যন্ত লঞ্চগুলো ছেড়ে যায়। পরদিন সকাল ৮:০০ টা থেকে ১০:০০ টার মধ্যে লঞ্চগুলো উপজেলা ঘাটে গিয়ে পৌছায়। # জোড় মসজিদ বা শিয়া মসজিদ; # কৃষক বিদ্রোহে শহীদদের মাযার সিংখালী; # বিহারী লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯১৩); # ভান্ডারিয়ার মিনিষ্টার বাড়ি (আনোয়ার হোসেন মণ্জুর বাড়ি)। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান পিরোজপুর সদর থেকে গাড়ি বা লঞ্চ ও ট্রলার করে আসা যায়। # শ্রী গুরু সঙ্ঘ কেন্দ্রীয় আশ্রম। মায়ের দোয়া হোটেল, মামুন হোটেল উত্তর বাজার- সোহাগ হোটেল, কৃষি ব্যাংক রোড, নিশিকুন্ডু মিষ্টান্ন ভাণ্ডার, বনফুল রেস্তোরাঁ। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান কাউখালীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের – * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো – কাউখালী: মোবাইল ৮৮০১৭১৮-৫৫২ ৮৯৫। রাজধানী ঢাকা থেকে মঠবাড়িয়ার দূরত্ব সড়ক পথে ২০০ কিলোমিটার ও জেলা শহর থেকে ৪৫ কিলোমিটার। পিরোজপুর জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পিরোজপুরে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। সড়কপথে ঢাকা থেকে পিরোজপুর যাওয়ার পথে মাঝপথে বৃহত্তর পদ্মা নদীর অবস্থান হওয়ার কারণে ঢাকা থেকে সরাসরি মঠবাড়িয়ার কোনো বাস যোগাযোগ নেই। ফেরি পারাপার সার্ভিসের পাশাপাশি লঞ্চ বা স্পিডবোটের মাধ্যমে নদী পারাপারের মাধ্যমে মঠবাড়িয়া যাওয়া যায়। ঢাকার সায়েদাবাদ ও গাবতলী উভয় বাস টার্মিনাল থেকেই ঢাকা-মঠবাড়িয়া রুটের ফেরি পারাপার গাড়ি রয়েছে। সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো মাওয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে মঠবাড়িয়া যাতায়াত করে। আর গাবতলী থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো পাটুরিয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে মঠবাড়িয়া রুটে চলাচল করে। ঢাকা-বরিশাল জাতীয় মহাসড়ক পথে ঝালকাঠি হয়ে ভান্ডারিয়া উপজেলার পরে মঠবাড়ীয়া উপজেলা। * জেলা সদর থেকে বাস যোগে মঠবাড়ীয়া আসতে হয়। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন একাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চ ছেড়ে যায়। সড়কপথের তুলনায় নদীপথে লঞ্চে যাতায়াত আরামদায়ক। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:০০ টা থেকে শুরু করে রাত ৮:৩০ টা পর্যন্ত লঞ্চগুলো ছেড়ে যায়। পরদিন সকাল ৮:০০ টা থেকে ১০:০০ টার মধ্যে লঞ্চগুলো উপজেলায় গিয়ে পৌছায়। কচা নদী পথে মঠবাড়ীয়া উপজেলায় মালামাল পরিবহন করা যায়। # কে.এম লতিফ ইনস্টিটিউশন (১৯২৮); # নলী ভিম চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯২৮)। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান মঠবাড়ীয়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো মঠবাড়ীয়া। # কুমারখালীর কালীমন্দির (অষ্টাদশ শতাব্দি); # মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ভাস্কর্য স্বর্গবাণী; # শাখারীকাঠী মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯২১); # দীঘিরজান মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯২১); # উপজেলা পরিষদের ফুলের বাগান; থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান নাজিরপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো নাজিরপুর: মোবাইল: ০১৯৪৪-৮৮৩ ১৮০। আমার কর্মের ফল আমাকেই ভোগ করতে হবে। # ঘসেটি বেগমের কুঠিবাড়ি (শৌলাগ্রাম, ১৭৫৭), # পাকঢাল মিয়া বাড়ি মসজিদ, # বাউফল কেন্দ্রীয় কালীবাড়ি মন্দির (১৮৭৫), # রাজেন্দ্র মহেন্দ্র বাবুর কাচারি, # কালীসুরিতে সৈয়দ আরেফিনের মাযার, # বাউফলে মহেন্দ্র পাগলার আশ্রম, # সুলতান ফকিরের মাযার (বাউফল # মদনপুরা শিকদার বাড়ির অন্ধকূপ, থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বাউফলে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো বাউফল: মোবাইল ৮৮০১৯২৩-৮৫৩ ১৬০। # কেরানীপাড়ার পুরানো বৌদ্ধবিহারে গৌতম বুদ্ধের ধ্যানমগ্ন মূর্তি (এটি এশিয়ার সর্ববৃহৎ বুদ্ধমূর্তি), # পীর বশির উদ্দিনের মাযার, # কাছিমখালী গ্রামের মাটির কেল্লা। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান কলাপাড়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো কলাপাড়া। * হোটেল বনানী প্যালেস কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া; মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৬৭৪ ১৮৯। * হোটেল কুয়াকাটা ইন কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া; মোবাইল ৮৮০১৭৫০০০৮১৭৭। * হোটেল নীলাঞ্জনা রাখাইন মার্কেটের অপজিটে, কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া; ফোনঃ ৮৮ ০৪৪২৮৫৬০১৪, ১৫৬০১৮, মোবাইল ৮৮০১৭১২৯২৭৯০৪ ৮৮০১৭১২৯২৭৯০৪। * কুয়াকাটা গেস্ট হাউজ কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া, কলাপাড়া; মোবাইল ৮৮০১৭৩০১৮৯১৫২। * সাগর কন্যা রিসোর্ট লি কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া, কলাপাড়া; মোবাইল ৮৮০১৭২১০৭৩৭৬৩। * বীচ হ্যাভেন কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া, কলাপাড়া; মোবাইল ৮৮০১৭৩০-০২১৩৪১। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২১৮ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ১৭ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পটুয়াখালীতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকার সায়েদাবাদ বাসষ্টপ থেকে ঢাকা-গলাচিপা সরাসরি বাস সার্ভিস বিদ্যমান আছে। এই রুটে গাড়িগুলো হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। এছাড়া লোকাল পথেও বরিশাল হয়ে যাওয়া যায়। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে গলাচিপার সরাসরি লঞ্চ সার্ভিস আছে, সেগুলোতে করে আসা যায়। এছাড়াও পটুয়াখালী/বরগুনা/ঝালকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলোতে করে এসে পরবর্তীতে স্থানীয় নৌযানে আসা যায়; বা বরিশালগামী লঞ্চে এসে সেখান থেকে লোকাল নৌযানে আসা যায়। # সূতাবাড়িয়া দয়াময়ী মন্দির (১২০৮), # রতনদীর এক গম্বুজবিশিষ্ট গুরিন্দা মসজিদ (অষ্টাদশ শতক), # বাঁশবাড়িয়া তালুকদার বাড়ির মসজিদ (২০ শতক # কাচারিবাড়ি মন্দির, কল্যাণকলস কালীবাড়ি মন্দির, # চন্দ্রদ্বীপ রাজ্যের রানী কমলার রাজধানী কালারাজা, # রাবনাবাদ ও রাঙ্গাবালি চ্যানেল। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান গলাচিপায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো গলাচিপা। * হোটেল আল মামুন হাইস্কুল রোড, গলাচিপা; মোবাইল ৮৮০১৭২২-০৯৬ ৩৯০। * হোটেল আদনান সদর রোড, গলাচিপা। ঢাকা থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে বিভিন্ন কোম্পানির হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ রয়েছে; হিনো চেয়ার কোচগুলো ফেরী পারাপার। এছাড়া স্থানীয় ভাবে পার্শ্ববর্তী জেলা ও বিভাগীয় শহর হতে এখানে যাওয়া যায়। পদ্মা সেতু চালুর পর থেকে এখানকার সাথে ঢাকার যোগাযোগ অনেকটা সহজ হয়ে গেছে। ঢাকা থেকে দশমিনা আসতে শুধুমাত্র বগা ফেরী পার হতে হবে। বাকী পথ একনাগাড়ে চলতে পারবে কোনো প্রকার বিরতি ছাড়াই। গাড়িতে সাধারণত ঢাকা থেকে দশমিনা আসতে ৫-৭ ঘন্টা সময় লাগে। ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে সরাসরি দশমিনায় আসার লঞ্চ আছে। এছাড়াও উলানিয়া উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলোতেও আসা যায়। আবার, বরিশালগামী লঞ্চে এসে সেখান থেকে স্থানীয় নৌযানে উপজেলা সদরে আসা যায়। # মুন্সী আমিরুল্লাহ মসজিদ (আদমপুর-বহরমপুর), # কবিরাজ বাড়ীর বড় দিঘী, # সিকদার বাড়ি মসজিদ (বেতাগী, সানকিপুরা), # তালুকদার বাড়ি মসজিদ (দশমিনা)। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান দশমিনায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো দশমিনা। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২১৪ কিলোমিটার আর জেলা শহর পটুয়াখালী থেকে ১৮ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পটুয়াখালীতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকা থেকে পটুয়াখালী আসার ভাড়া ননএসি বাসে ২২০ হতে ৬৫০/-। * বরিশাল হতে পটুয়াখালী অথবা কুয়াকাটাগামী বাসে লেবুখালী ইউনিভার্সিটি স্কোয়ারে নেমে মটরসাইকেল অথবা লোকাল বাস বা টেম্পুতে আসতে হবে দুমকী উপজেলা সদরে। * ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চযোগে দুমকীর পাতাবুনিয়া লঞ্চঘাট আসা যায়। লঞ্চ ভাড়া ২০০ টাকা করে (ডেক আর কেবিনে গেলে ৯০০ টাকা সিঙ্গেল, ১৮০০ টাকা ডাবল। শ্রীরামপুর জমিদার বাড়ি ও মসজিদ, # পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান দুমকিতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো দুমকি। * লুথার‌্যান হেলথ কেয়ার বাংলাদেশ দুমকি। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২০৪ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পটুয়াখালীতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকা থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোস ও হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। এছাড়া লোকাল পথেও বরিশাল হয়ে যাওয়া যায়। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে পটুয়াখালীর লঞ্চ আছে। এছাড়াও ঝালকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলোতে আসা যায়; বা বরিশালগামী লঞ্চে এসে সেখান থেকে লোকাল নৌযানে আসা যায়। শ্রীরামপুর মিয়া বাড়ি মসজিদ (১৭ শতক), # সদর বড় মসজিদ (১৮ শতক), # ঝোপখালী শিকদার বাড়ির তিনগম্বুজ মসজিদ (১৮ শতক), # বিঘাই মিয়া বাড়ি (১৯ শতক), # রাজেশ্বর রায় চৌধুরী ভবন (১৯ শতক), # মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ (পুরাতন টাউন হলের সামনে), # আ: রাজ্জাক বিশ্বাসের সাপের খামার, # দক্ষিণ বিঘাই পায়ারা নদীর দ্বিপ, # লোহালিয়ার জোড়া মসজিদ (১৯ শতক), # সরকারি জুবিলী হাইস্কুল (১৮৮৭), # শ্রীরামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯০০)। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান পটুয়াখালীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো পটুয়াখালী। * হোটেল বনানী কলেজ রোড, পটুয়াখালী। * গাজী বোডিং গোরস্থান রোড, পটুয়াখালী; মোবাইল ৮৮০১৭১২-৮৯৫ ৪০৭। * ওসি, পটুয়াখালী সদর: মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩১৮। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২১৮ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ১৭ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পটুয়াখালীতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকা থেকে বরগুনার উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলোতে বরিশাল-বাকেরগঞ্জ-মির্জাগঞ্জ-চান্দখালী-বরগুনা মহাসড়কে আসা যায়। এই রুটে গাড়িগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোস ও হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। এছাড়া লোকাল পথেও বরিশাল হয়ে যাওয়া যায়। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে পটুয়াখালীর লঞ্চ আছে, সেগুলোতে করে আসা যায়। এছাড়াও বরগুনা/ঝালকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলোতে আসা যায়; বা বরিশালগামী লঞ্চে এসে সেখান থেকে লোকাল নৌযানে আসা যায়। # মির্জাগঞ্জের ইয়ার উদ্দিন খলিফার মাজার, # মজিদবাড়ীয়ায় একগম্বুজ শাহী মসজিদ, থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান মির্জাগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো মির্জাগঞ্জ। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৩০ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ৩৫ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পটুয়াখালীতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকার সায়েদাবাদ বাসষ্টপ থেকে ঢাকা-গলাচিপা সরাসরি বাস সার্ভিস বিদ্যমান আছে; এতে এসে তারপর সেখানকার পানপট্টি ইউনিয়নের লঞ্চঘাট হতে খেয়া বা লঞ্চ যোগে রাঙ্গবালী উপজেলায় পৌছাতে হয়। এই রুটে গাড়িগুলো হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে গলাচিপার সরাসরি লঞ্চ সার্ভিস আছে, সেগুলোতে করে গলাচিপায় এসে তারপর সেখানকার পানপট্টি ইউনিয়নের লঞ্চঘাট হতে খেয়া বা লঞ্চ যোগে রাঙ্গবালী উপজেলায় পৌছাতে হয়। এছাড়াও পটুয়াখালী/বরগুনা/ঝালকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলোতে করে গলাচিপায় এসে পরবর্তীতে স্থানীয় নৌযানে আসা যায়; বা বরিশালগামী লঞ্চে এসে সেখান থেকে লোকাল নৌযানে আসা যায়। # রতনদির একগম্বুজবিশিষ্ট গুরিন্দা মসজিদ (১৮ শতক), # সোনার চরের অভয় অরন্য, থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান রাঙ্গাবালীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের – * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো – রাঙ্গাবালী। * জুয়েল বোর্ডিং বাহের চর বাজার, রাঙ্গাবালী; মোবাইল ৮৮০১৭৩৪-৪১২ ৩৬৩। রাজধানী ঢাকা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব ১৮২ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। ঝালকাঠিতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। # শহীদ হেমায়েত উদ্দিন স্মৃতিস্তম্ভ আমুয়া ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন, # হক্কোননূর দরবার শরীফ, শৌলজালিয়া. # উপজেলা পরিষদ ঈদগাহ ময়দান, থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান কাঁঠালিয়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো কাঁঠালিয়া; মোবাইল: ০১৭৫৭-৩৫৮ ১৮৮। * রাসেল আবাসিক হোটেল উপজেলা মোড়, কাঠালিয়া; মোবাইল: ০১৭১১-১০৮ ০৫৬। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ১৮২ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। ঝালকাঠিতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকা থেকে ঝলকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোস ও হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। এছাড়া লোকাল পথেও ঝালকাঠি যাওয়া যায়। * উপজেলা সদর হতে কাঠালিয়া উপজেলায় বাস ও লঞ্চ যোগে যাওয়া যায় এবং এতে ভাড়া লাগে ৪০-৮০ টাকা; * উপজেলা সদর হতে নলছিটি উপজেলায় সিএনজি, টেম্পু, বাস, লঞ্চ ও স্টীশার যোগে যাওয়া যায় এবং এতে ভাড়া লাগে ৩০-১০০ টাকা; * উপজেলা সদর হতে রাজাপুর উপজেলায় রিক্সা, টেম্পু ও বাস যোগে যাওয়া যায় এবং এতে ভাড়া লাগে ১৫-৫০ টাকা। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে ঝালকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলো হল এম ভি টিপু-০, এম ভি টিপু-১ সুরভী-৭, সুরভী-৮, পারাবত-২, পারাবত-৯, পারাবত-১১। # শেখেরহাটে আঞ্জির শাহের মাযার, # ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৭২), # কীর্তিপাশা প্রসন্ন কুমার মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯০৩), # ঝালকাঠি পৌর সিটি পার্ক, # ভীমরুলী ঐতিহ্যবাহী পেয়ারা বাগান, # কায়েদ সাহেব হুজুরের দরবার শরীফ, # তোতাশাহ 'এর মাজার শরিফ। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ঝালকাঠিতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো ঝালকাঠি। * হালিমা বোডিং হোঘলা পটী রোড। * ধানসিড়ি বোডিং কালিবাড়ি রোড। * আরাফাত বডিং বাতাসা পটী রোড। * ভাই ভাই হোটেল রোনাছ রোড, ঝালাকাটি। * প্যাডল স্টীমার পরিবহন: মোবাইল ৮৮০১৫৫৮-৩৬১ ৪৪০। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ১৯০ কিলোমিটার ও জেলা সদর হতে ১২ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। ঝালকাঠিতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। # সিভিল কোর্ট ভবন (১৭৮১), # তারা মন্দির ও জমিদার বাড়ি (বারৈকরণ)। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান নলছিটিতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো পুরাতন বাজার (পার্ক সংলগ্ন নলছিটি। * প্যাডল স্টীমার পরিবহন: মোবাইল ৮৮০১৫৫৮-৩৬১ ৪৪০। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ১৮৫ কিলোমিটার ও জেলা সদর হতে ১৫ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। ঝালকাঠিতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। * ভান্ডারিয়া উপজেলা থেকে বাসে আথবা টেম্পু যোগে রাজাপুর উপজেলায় আসা যায়। * পিরোজপুর সদর উপজেলা থেকে বাসে আথবা টেম্পু যোগে রাজাপুর উপজেলায় আসা যায়। * ঝালকাঠী সদর উপজেলা থেকে বাসে আথবা টেম্পু যোগে রাজাপুর উপজেলায় আসা যায়। # মুগল আমলের সুরিচোড়া জামে মসজিদ, # রাজাপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৬)। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান রাজাপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো রাজাপুর। * প্যাডল স্টীমার পরিবহন: মোবাইল ৮৮০১৫৫৮-৩৬১ ৪৪০। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৪০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এখানে সড়ক আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়িতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা জেলায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস সাতক্ষীরার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে পর্যটক পরিবহন, ঈগল পরিবহন, দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সুন্দরবন সার্ভিস প্রা: লি: দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় এলাকা হতে রৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। # মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট, # সাতক্ষীরা পঞ্চমন্দির (অন্নণপূর্ণা মন্দির, কালীমন্দির, শিবমন্দির, কালভৈরব মন্দির ও রাধা-গোবিন্দ মন্দির), # জমিদার বাড়ি জামে মসজিদ (লাবসা), # বৈকারী শাহী মসজিদ ও হোজরাখানা (১৫৯৪ খ্রি # শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মন্দির, # ছয়ঘরিয়া জোড়া শিব মন্দির। সাতক্ষীরা চিংড়ি চাষের জন্য বিখ্যাত। রাত্রি যাপনের জন্যে সাতক্ষীরায় বেশকিছু ভাল মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। | হোটেল সীমান্ত মোঃ মুজিবর রহমান ৮৮০১৮১৬২৭৫৭৬২ | হোটেল সম্রাট প্লাজা মোঃ বশির আহমেদ ৮৮০১৭৬৮৯৬৪৯৭১ | সংগ্রাম আবাসিক হোটেল মোঃ বশির আহমেদ ০১৭১২৯২৯৪৯৫, ০৪৭১-৬৩৫৫১ | হোটেল মোজাফফার গার্ডেন এণ্ড রিসোর্ট কে এম খায়রুল মোজাফফার (মন্টু ৮৮০১৭১৯৭৬৯০০৯ | হোটেল হাসান মোঃ আব্দুল বারি ০১৭৪০৬৫০৫০২ | হোটেল আল-কাশেম ইন্টারন্যাশনাল মোঃ তাহমিদ সাহেদ চয়ন ০৪৭১-৬৪৪২২, ০১১৯০৯৪৯৮০২ | পাতাল হোটেল জি,এম আব্দুর রহমান ৮৮০১৮২৩৬৪৭৪৬২ | সাতক্ষীরা আবাসিক হোটেল মোঃ আব্দুল গফুর গাজী ৮৮০১৭১৮৪০৫০১৩ | হোটেল টাইগার প্লাস মীর তাজুল ইসলাম ৮৮০১৭৭৪৯৯৯০০০,০৪৭১-৬৪৭৮৪ | পদ্মা আবাসিক হোটেল মোঃ বেল্লাল হোসেন ৮৮০১৯১৬১১৯৩৭৪ * ওসি, সাতক্ষীরা সদরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৪১। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৪৫ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়িতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা জেলায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস সাতক্ষীরার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে পর্যটক পরিবহন, ঈগল পরিবহন দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সুন্দরবন সার্ভিস প্রা: লি দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় এলাকা হতে নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। # বংশীপুর শাহী মসজিদ (মুগল আমলে নির্মিত), # নুরুল্লা খাঁ মাযার (নূরনগর, # ছয় গম্বুজবিশিষ্ট হাম্মামখানা (বংশীপুর), # চন্ডী ভৈরবের মন্দির (ঈশ্বরীপুর), # গোবিন্দ দেবের মন্দির (গোপালপুর, ১৫৯৩), # নকিপুর হরিচরণ মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৯৯), # কমিউনিটি বেজড কালচারাল ইকো ট্যুরিজম। সাতক্ষীরা চিংড়ি চাষের জন্য বিখ্যাত। শ্যামনগরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো শ্যামনগর বাসষ্ট্যান্ড বাজার, শ্যামনগর। # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো বুড়িগোয়ালিনী (নীলডুমুর শ্যামনগর। # টাইগার পয়েন্ট গেষ্ট হাউজ মুন্সিগঞ্জ বাস ষ্ট্যান্ড এর পশ্চিমে, শ্যামনগর ৮৮০১৯১২৮৪৮৮৪০। # সুশীলন রেষ্ট হাউজ মুন্সিগঞ্জ বাস ষ্ট্যান্ড এর পশ্চিমে, শ্যামনগর ৮৮০১৭২০৫১০১৯৯। # বরসা রিসোর্ট কলবাড়ী, শ্যামনগর, জেলাঃ সাতক্ষীরা। 01715251963 # গোপালপুর পিকনিক কর্নার গোপালপুর, শ্যামনগর ৮৮০১৭৫৪৬৫০৯৩২। # সুন্দরবন হোটেল নকিপুর বাস ষ্ট্যান্ড, শ্যামনগর ৮৮০১৭১০১২৬৬২৪। # হোটেল সৌদিয়া- নকিপুর বাস ষ্ট্যান্ড, শ্যামনগর ৮৮০১৭১১৪৫০০৩০। # হোটেল জিকে আই কলেজ রোড মোড় (জনতা ব্যাংকের উপর শ্যামনগর ৮৮০১৯১৬৬৬৯৮২১। # হোটেল বরসা মুন্সিগজ্ঞ বাসষ্ট্যান্ড, শ্যামনগর। * ওসি, শ্যামনগরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৪৫। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৫০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়িতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে দেবহাটা সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে দেবহাটায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে পর্যটক পরিবহন, ঈগল পরিবহন দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সুন্দরবন সার্ভিস প্রা: লি দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। সাতক্ষীরা থেকে বাস যোগে সখিপুর মোড় নামতে হয়; সেখান থেকে মোটরসাইকেল, ইঞ্জিনভ্যান ও ভ্যান যোগে উপজেলা সদরে পৌছানো যায়। পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় এলাকা হতে নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। # শ্রী শ্রী গোকুলানন্দ জিউ মন্দির, # দেবহাটা থানা ভবন (১৮৯৪), # রুপসী দেবহাটা ম্যানগ্রোভ পর্যটন কেন্দ্র, # টাকীর ঘাট (ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত চিহ্নিত ইছামতি নদীর তীরে), # দেবহাটা বিবিএমপি ইনস্টিটিউশন (পাইলট হাইস্কুল, ১৯১৯)। দেবহাটা চিংড়ি চাষের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও রয়েছে নোনা পানির মাছ। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় খাবারের জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ক্যান্টিন দেবহাট। # ভাই ভাই হোটেল পারুলিয়া বাজার সংলগ্ন রোডের পাশে। # আলামিন রেস্তোরা পারুলিয়া ইউপি, মেইন রোড সংলগ্ন। # সাতক্ষীরা ঘোষ ডেয়ারী পারুলিয়া ইউপি, পারুলিয়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন। # রবীন হোটেল ও রেষ্টুরেন্ট গাজীর হাট বাজার, নওয়াপাড়া ইউপি। # মা লক্ষ্মী মিষ্টান্ন ভান্ডার গাজীর হাট বাজার, নওয়াপাড়া ইউপি। # রুচিরা হোটেল ও রেস্তোরাঁ পারুলিয়া বাজার, পারুলিয়া ইউপি। দেবহাটায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো দেবহাটা। # সোনার বাংলা হোটেল পারুলিয়া বাসস্ট্যান্ড। # নিউ রুচিরা হোটেল পারুলিয়া বাজার, পারুলিয়া ইউপি। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৫৫ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ২৫ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়িতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে তালা সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে তালায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে পর্যটক পরিবহন, ঈগল পরিবহন দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সুন্দরবন সার্ভিস প্রা: লি দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। সাতক্ষীরা থেকে বাস যোগে উপজেলা সদরে পৌছানো যায়। বিভাগীয় শহর খুলনা থেকে খুলনা টু পাইগাছা মহাসড়ক দিয়ে আসতে হয়। পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় এলাকা হতে নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। # তালা বি.দে সরকারি হাইস্কুল (১৮৮৮), # বালিয়া দহা কে এম এমসি ইনস্টিটিউশন (১৮৯৯), # কুমিরা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০২), # মাগুরা পীর শাহ জয়নুদ্দিন আওলিয়ার মাজার, # শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রম্মচারী শান্তি নিকেতন, # রেজওয়ান খানের জমিদার বাড়ি। তালা চিংড়ি চাষের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও রয়েছে নোনা পানির মাছ। তালায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো তালা। # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো পাটকেলঘাটা। # সাতক্ষীরা উন্নয়ন সংস্থা (সাস) রেষ্টহাউজ তালা। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৪৫ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ৩৬ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়িতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে কালীগঞ্জ সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে কালীগঞ্জ সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে কে লাইন পরিবহন, ঈগল পরিবহন, দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, বিআরটিসি, সৌদিয়া, ইয়েলো, দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন, সোহাগ পরিবহন প্রভৃতি অন্যতম। সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় এলাকা হতে নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। # প্রভাজপুর জামে মসজিদ (ধলবাড়িয়া), # গাজন পীরের মাযার (রতনপুর), # কাঙালী পীরের মাযার (ভাড়া সিমলা), # পীর আহসানউল্লাহর মাযার (নলতা), # রাধাগোবিন্দের জিউ মন্দির (রতনপুর), কালিগঞ্জ চিংড়ি চাষের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও রয়েছে নোনা পানির মাছ। কালিগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো কালিগঞ্জ। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৫৫ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ১৮ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়ীতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে কলারোয়া সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে কলারোয়া সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে কে লাইন পরিবহন, ঈগল পরিবহন, দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, বিআরটিসি, সৌদিয়া, ইয়েলো, দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন, সোহাগ পরিবহন প্রভৃতি অন্যতম। সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় এলাকা হতে নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। # কোঠাবাড়ি থান (সম্রাট জাহাঙ্গীরের দেওয়ান কর্তৃক নির্মিত দূর্গের অংশবিশেষ বলে কথিত), # চেড়াঘাট কায়েম মসজিদ (১৮৬২), # মোহাম্মদ শাহ (মল্লিক শাহ)-এর দরগা, কলারোয়া চিংড়ি চাষের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও রয়েছে নোনা পানির মাছ। এছাড়াও খাওয়া দাওয়ার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * উপজেলা ক্যন্টিন কলারোয়া; মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭২৪-৮৪৮ ৭৪৭}}। * দুলালের মিষ্টি কলারোয়া বাজার। * জয়ন্তী মিষ্টান্ন ভান্ডার কলারোয়া; মোবাইল ফোন|+৮৮০১৬৭১-৩৬৫ ২৪৯}}। কলারোয়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো কলারোয়া; মোবাইল: ০১৭১১৮২৮১৫৫। # সুমন আবাসিক হোটেল কলারোয়া; ফোনঃ ০৪৭২৪-৭৫৪১৩। # জেস ফাউন্ডেশন গেস্ট হাউস কলারোয়া; মোবাইল: ০১৭১২২০২৯৮৮। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৫০ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ২৭ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়িতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে আশাশুনি সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে আশাশুনি সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে কে লাইন পরিবহন, ঈগল পরিবহন, দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, বিআরটিসি, সৌদিয়া, ইয়েলো, দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন, সোহাগ পরিবহন প্রভৃতি অন্যতম। সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে। তক্ষীরা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল হতে সাতক্ষীরা চাপড়া বাস সার্ভিস এর মাধ্যমে সরাসরি আশাশুনি উপজেলা পরিষদে আসা যায়, এছাড়া রাজ্জাক পার্ক হতে ভাড়ায় চালিত মটরসাইকেল এর মাধ্যমে আশাশুনি উপজেলা পরিষদে আসা যায়। বাসে আসতে ৩৫ টাকা খরচ হয় এবং মটর সাইকেলে ৫০ টাকা। পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় এলাকা হতে নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। # বুধহাটা শিবকালী মন্দির (১১৪৬), # শ্রীউলা তিন গম্বুজ বিশিষ্ট জামে মসজিদ, # শাহ্ আবদুল আজিজের মাযার, # শ্রীউলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৮৮১), আশাশুনি চিংড়ি চাষের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও রয়েছে নোনা পানির মাছ। এছাড়াও খাওয়া দাওয়ার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * ওমর এন্ড রেস্টুরেস্ট বুধহাটা, আশাশুনি। * কার্ত্তিক এন্ড রেস্টুরেস্ট বুধহাটা, আশাশুনি। * আলাউদ্দীন এন্ড রেস্টুরেস্ট বুধহাটা, আশাশুনি। * জাবের আলী এন্ড রেস্টুরেস্ট বুধহাটা, আশাশুনি। * আমিন হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট আশাশুনি বাজার। আশাশুনিতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো আশাশুনি। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ৩১০ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকা থেকে নড়াইল সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে নড়াইল জেলায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। ঢাকা থেকে সড়ক পথে আরিচা ফেরী পার হয়ে কালনা ফেরি ঘাট হয়ে নড়াইল সদরে পৌছাতে হয়। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস নড়াইলের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাসগুলোর মধ্যে পর্যটক পরিবহন, দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সুন্দরবন সার্ভিস প্রা: লি দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন ও নড়াইল এক্সপ্রেস অন্যতম। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়ীতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। পার্শ্ববর্তী এলাকা হতে অভ্যন্তরীণ নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। # নড়াইল সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজ (১৮৮৬), # নড়াইল ভিক্টোরিয়া কলেজিয়েট স্কুল (১৮৫৭), # নড়াইল ভিসি স্কুল (১৮৫৭), # বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স, নড়াইলে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো নড়াইল সদর; ০৪৮১-৬২৫৩০। # সার্কিট হাউজ আলাদাতপুর, নড়াইল সদর; ০৪৮১-৬২২৬৮; ০৪৮১-৬২৩৯৯। # এলজিইডি রেস্ট হাউজ নড়াইল সদর; ০৪৮২-৬২৩৩১। # নড়াইল পানি উন্নয়ন বোর্ড রেস্ট হাউজ নড়াইল সদর; ০৪৮১-৬২৭৭২। # সম্রাট আবাসিক হোটেল রুপগজ্ঞ বাজার, নড়াইল সদর; মোবাইল: ০১১৯৮-০৫২ ৭৮৭। * ওসি, নড়াইল সদরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ২০৬। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ৩১০ কিলোমিটার এবং জেলা সদরের দূরত্ব ১৭ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকা থেকে লোহাগড়া সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে লোহাগড়ায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। ঢাকা থেকে সড়ক পথে আরিচা ফেরী পার হয়ে কালনা ফেরি ঘাট হয়ে উপজেলা সদরে পৌছাতে হয়। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস লোহাগড়ার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাসগুলো হলো - * হানিফ এন্টারপ্রাইজ চৌরাস্তা, লক্ষীপাশা ও সিএমবি রোড হতে সকাল ০৯টা ৩০ মিনিটে ও রাত ০৯টায় ছাড়ে যাতে ভাড়া পড়ে নরমালে ৩০০ এবং চেয়ারে ৪৫০ * ঈগল পরিবহন চৌরাস্তা, লক্ষীপাশা ও সিএমবি রোড হতে সকাল ০৮টা ৩০ মিনিটে ও ০৯টা এবং রাত ০৮টা ও ০৯টায় ছাড়ে যাতে ভাড়া পড়ে নরমালে ৩০০ এবং চেয়ারে ৪৫০ * বিআরটিসি চৌরাস্তা, লক্ষীপাশা ও সিএমবি রোড হতে সকাল ০৮টা ৩০ মিনিটে ও রাত ০৯টায় এসি কোচ ছাড়ে যাতে ভাড়া পড়ে ৫৫০/-। খুলনা বিভাগের বিভিন্ন স্থান হতে যোগাযোগের ক্ষেত্রে - * কালনা ফেরীঘাট ও লক্ষীপাশা বাসস্ট্যান্ড হতে ধলগ্রাম হয়ে যশোর মনিহার বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত সকাল ০৬টা হতে ১৫ মিনিট পর পর রাত ০৮টা পর্যন্ত লোকাল বাস সার্ভিস আছে; * কালনা ফেরীঘাট ও লক্ষীপাশা বাসস্ট্যান্ড হতে নোয়াপাড়া হয়ে খুলনা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত সকাল ০৬টা হতে ৩০ মিনিট পর পর খুলনা এক্সপ্রেসে নামক বাস সার্ভিস আছে; * নড়াইল ফেরীঘাট হতে চৌগাছা হয়ে লাহুড়িয়া বাজার বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত সকাল ০৭টা হতে ৩০ মিনিট পর পর লোকাল বাস সার্ভিস আছে; * লক্ষীপাশা বাসস্ট্যান্ড হতে নড়াইল ফেরীঘাট পর্যন্ত বিভিন্ন লোকাল বাস ও সিএনজি চালিত বাহন বা অটো বাইকে। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়ীতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। পার্শ্ববর্তী এলাকা হতে অভ্যন্তরীণ নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। # রাধা গোবিন্দের মন্দির (জোড়বাংলা), # লোহাগড়া থানা জামে মসজিদ, # লোহাগড়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৬ # নীহাররঞ্জন গুপ্তের পৈতৃক নিবাস, ‘নিরিবিলি’ পিকনিক স্পট এবং খামারবাড়ি। লোহাগড়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো লোহাগড়া; মোবাইল ৮৮০১৯১২-৫০০ ৪১৩। # মডার্ণ আবাসিক হোটেল লক্ষীপাশা বাস স্ট্যান্ড; মোবাইল ৮৮০১৯১৭-৮৩৫ ০২৮। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ৩১৫ কিলোমিটার এবং জেলা সদরের দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকা থেকে কালিয়া সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে কালিয়া সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। ঢাকা থেকে সড়ক পথে আরিচা ফেরী পার হয়ে কালনা ফেরি ঘাট হয়ে উপজেলা সদরে পৌছাতে হয়। খুলনা বিভাগের বিভিন্ন স্থান হতে যোগাযোগের ক্ষেত্রে নড়াইল অথবা গোপালগঞ্জ অথবা খুলনা জেলখানা ঘাট হতে বাস যোগে কালিয়া বাসষ্ট্যান্ডে আসতে হবে। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়ীতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব। পার্শ্ববর্তী এলাকা হতে অভ্যন্তরীণ নৌপথে যোগাযোগ রয়েছে। # পর্তুগীজদের তৈরি পোড়া দালান (পুরুলিয়া), # আরাজী বাঁশগ্রামের ভূগর্ভস্থ প্রাচীন দালান (সপ্তম শতাব্দী), # বারইপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৫০), # বাবরা প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৯৫), কালিয়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো কালিয়া; মোবাইল ৮৮০১৯১৪-২৭২ ১৮৬। রাজধানী ঢাকা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব ২৪০ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেলপথ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা জেলা হয়ে মেহেরপুর আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে মেহেরপুর জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। নন এসি বাসের ভাড়া ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা এবং এসি বাসের ক্ষেত্রে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া রাজশাহী থেকে মেহেরপুর জেলার সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। গোল্ডেন স্টার এবং আশার প্রদীপ পরিবহন নামের দুইটি বাস সার্ভিস চালু আছে। গোল্ডেন স্টার পরিবহন রাজশাহীর ভদ্রার মোড় থেকে সকাল সাড়ে সাতটায় এবং আশার প্রদীপ পরিবহন বিকাল সাড়ে পাচটায় বাস ছাড়ে। এছাড়া বিআরটিসির বাস সার্ভিস চালু আছে যা রুয়েট গেটের নিকট থেকে দুপুরে মেহেরপুরের উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে আসে। ভাড়া ৩৫০ টাকা। বরিশাল থেকে আলসানি-বরিশাল ডিলাক্স নামের বাস সার্ভিস চালু আছে। বাগেরহাট থেকে খুলনা, যশোর, ঝিনাইদহ হয়ে মাছরাঙ্গা ট্রাভেলস নামের বাস সার্ভিস চালু আছে। বাগেরহাট থেকে বাসটি দুপুর ২ঃ৩০ এ মেহেরপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। খুলনা থেকে আর এ পরিবহন নামের একটি বাস সার্ভিস চালু আছে। ভাড়া ২২০ টাকা। মেহেরপুর জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। তবে স্থানীয় পর্যায়ে কিছু নৌচলাচল রয়েছে। # স্বামী নিগমানন্দের আশ্রম (কুতুবপুর), # বরকত বিবির মাযার (বরকন্দাজ পাড়া), # হীরু মোল্লার মসজিদ (পিরোজপুর), # মেহেরপুর শিব মন্দির (মেহেরপুর), # বলরামহাড়ির সমাধি মন্দির (মালোপাড়া), # মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয় (১৮৫৪), # মেহেরপুর মডেল হাইস্কুল (১৮৫৯), খাবারের ক্ষেত্রে বাস স্ট্যান্ডে অবস্থিত রনি রেস্তোরা হোটেল, বাজারে অবস্থিত ফুড রিপাবলিক টিএন্ডটি বা হাসপাতাল রোডে অবস্থিত কুটুমবাড়ি মহিলা কলেজ রোডে অবস্থিত লা ভোগ ওভার ট্রাম্প সব চাইতে ভাল হবে। মেহেরপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - রাত্রিযাপন| নাম=গেস্ট হাউজ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=মেহেরপুর সদর, মেহেরপুর। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০৭৯১ ৬২৯৩৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=পৌর গেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=পৌর হল, প্রধান সড়ক, মেহেরপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭২০ ৪৫৮৪৩০ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনাকারীঃ মেহেরপুর পৌর সভা রাত্রিযাপন| নাম=ফিন টাওয়ার আবাসিক হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=বাসস্ট্যান্ড, মেহেরপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭৩৬ ৬৪৭৯৬১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=অনাবিল আবাসিক হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=বড় বাজার, প্রধান সড়ক, মেহেরপুর। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭১২২৮৭৭০৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ রাত্রিযাপন| নাম=শাহাজাদী আবাসিক হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=বাসষ্ট্যান্ড রোড, মেহেরপুর। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭১৭ ৪৮২৪৩৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ * ওসি, মেহেরপুর সদরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ২৪৯। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৫০ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেলপথ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা জেলা হয়ে মেহেরপুর আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে গাংনী ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। নন এসি বাসের ভাড়া ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা এবং এসি বাসের ক্ষেত্রে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। এখান থেকে চলাচলের জন্য রয়েছে জে আর পরিবহন (২ শ্যামলী পরিবহন, মেহেরপুর ডিলাক্স, এস এম পরিবহন প্রভৃতি। মেহেরপুর জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। তবে স্থানীয় পর্যায়ে কিছু নৌচলাচল রয়েছে। # বঙ্গ এগ্রো কমপ্লেক্স (যুগিরগোফা), গাঙ্গনীতে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আম, লেবু এবং পেয়ারার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। বিল এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে গাঙ্গনীতে রয়েছেঃ * আমিন মিস্টান্ন ভান্ডার গাংনী পৌরসভা, গাংনী; মোবাইল ৮৮০১৭১৫-৫৪৪ ৪১২। * সোবহান হোটেল গাংনী পৌরসভা, গাংনী; মোবাইল ৮৮০১৭৭২-৯৩২ ৯৩৭। * মৌবন হোটেল ও রেস্টুরেন্ গাংনী পৌরসভা, গাংনী। * সামাদ হোটেল ও রেস্তোরাঁ গাংনী পৌরসভা, গাংনী; মোবাইল ৮৮০১৭২৭-৬২৯ ৮৯৮। * ফয়সাল নিরালা হোটেল গাংনী পৌরসভা, গাংনী; মোবাইল ৮৮০১৭২০-৬০৪ ৩১৩। গাঙ্গনীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - দেখুন| নাম=জেলা পরিষদ ডাকবাংলো অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=গাংনী অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনায়ঃ জেলা পরিষদ, মেহেরপুর।}} রাত্রিযাপন| নাম=পৌরসভা রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=গাংনী পৌরসভা, গাংনী অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনাকারীঃ মেয়র।}} রাত্রিযাপন| নাম=চিৎলা ফার্ম রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=ধানখোলা, গাংনী অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনাকারীঃ যুগ্ম পরিচালক।}} রাত্রিযাপন| নাম=পলাশী পাড়া সমাজ কল্যাণ সংস্থা রেস্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=গাংনী পৌরসভা, গাংনী অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭১১ ২১৮ ৮১৯ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনাকারীঃ ব্যবস্থাপনা পরিচালক।}} রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৫০ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ১৪ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেলপথ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা জেলা হয়ে মেহেরপুর আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে গাংনী ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। নন এসি বাসের ভাড়া ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা এবং এসি বাসের ক্ষেত্রে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। এখান থেকে চলাচলের জন্য রয়েছে জে আর পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, মেহেরপুর ডিলাক্স, এস এম পরিবহন প্রভৃতি। মেহেরপুর জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। তবে স্থানীয় পর্যায়ে কিছু নৌচলাচল রয়েছে। # মনোরমা পার্ক ও চিড়িয়াখানা, মুজিবনগরে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আম, লেবু এবং পেয়ারার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। বিল এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে মুজিবনগরে রয়েছেঃ আহার করুন নাম=পর্যটন মোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স, মুজিবনগর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনাকারীঃ বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন।}} মুজিবনগরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - দেখুন| নাম=সূর্যোদয়, জেলা পরিষদ ডাক বাংলো অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স, মুজিবনগর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনায়ঃ জেলা পরিষদ, মেহেরপুর।}} রাত্রিযাপন| নাম=পিডব্লিউডি (গণপূর্ত) রেষ্ট হাইজ অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স, মুজিবনগর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭৪৬ ৬৭১ ৪০১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনাকারীঃ গণপূর্ত বিভাগ, মেহেরপুর।}} রাত্রিযাপন| নাম=পর্যটন মোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স, মুজিবনগর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স আগমন প্রস্থান মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনাকারীঃ বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন।}} রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ১৫০ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর খুলনা হতে ১১০ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেলপথ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে মাগুরা আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে মাগুরা জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। মাগুরা জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। * বেপারীপাড়া জামে মসজিদ (পারনান্দুয়ালী), * পীর মোকারম আলীর মাযার (হাজীপুর), * নেংটা বাবার আশ্রম (সাতদোহা), * হাজরাতলা মঠ ও মিশন, * মাগুরা সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয় (১৮৫৪)। মাগুরার আবাসিক হোটেলের মধ্যে আছে হোটেল পদ্মা গার্ডেন, হোটেল মধুমতি, হোটেল আল সাদ, হোটেল আল মনসুর, হোটেল চৌরঙ্গী ইত্যাদি। * ওসি, মাগুরা সদরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৭৯। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ১৫০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হতে ২৬ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেলপথ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে মাগুরা আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে মহম্মদপুরে ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। মাগুরা জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। * লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দির (নারায়ণপুর, ১৭০৪), * রাজা সীতারাম রায়ের প্রাসাদ ও সংলগ্ন স্থাপনা, মহম্মদপুরে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আম, লেবু এবং পেয়ারার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। বিল এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস ও মুরগী পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। মহম্মদপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - দেখুন| নাম=জেলা পরিষদ ডাক বাংলো অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=পোষ্ট অফিস রোড, মহম্মদপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭৩৪ ০০০ ৮৩৬ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনায়ঃ জেলা পরিষদ, মাগুরা।}} রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ১৫৫ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হতে ১৪ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেলপথ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে মাগুরা আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে শালিখা ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। মাগুরা জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। * গোপালগ্রাম জামে মসজিদ (সপ্তদশ শতাব্দী), * তালখড়ি লোকনাথ আশ্রম (বৈষ্ণব যুগ), * তালখড়ির গোপাল জিউর মন্দির, * গঙ্গারামপুর পি কে মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯০০), * ছান্দড়া জমিদার বাড়ির ধ্বংসাবশেষ। শালিখায় স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আম, লেবু এবং পেয়ারার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। বিল এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস ও মুরগী পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। শালিখায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - দেখুন| নাম=জেলা পরিষদ ডাক বাংলো অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=আড়পাড়া, শালিখা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনায়ঃ জেলা পরিষদ, মাগুরা।}} ঢাকার গাবতলী-কল্যাণপুর ও মহাখালী থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলি ছেড়ে যায়। বাস সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে নাবিল পরিবহন, এস আর ট্রাভেলস, এস এ পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন ইত্যাদি। আপনাকে বিরামপুর শহরে নামতে হবে। ঢাকা থেকে দিনাজপুর রেলে যেতে প্রায় ১০ ঘণ্টা লাগে। * একতা এক্সপ্রেস, ঢাকা থেকে ছাড়ে সকাল ১০ টায় এবং দিনাজপুর থেকে রাত ৯ টা ২০ মিনিটে। সাপ্তাহিক ছুটি সোমবার। * দ্রুতযান, ঢাকা থেকে ছাড়ে সন্ধ্যা ৭ টা ৪০ মিনিট এবং দিনাজপুর থেকে সকাল ৭ টা ৪০ মিনিটে। সাপ্তাহিক ছুটি বুধবার। আপনি বিরামপুর রেলওয়ে স্টেশন এ নামতে হবে। বিরামপুরে আপনি যেকোন একটি ভ্যান-রিকশা বা অটো দিয়ে ২০ মিনিটের মধ্যে নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যানে পৌছাতে পারবেন। এক্ষেত্রে ভাড়া জনপ্রতি ১৫-২০ টাকা। বিরামপুর থেকে ইজিবাইক, ভ্যান-রিক্সা যোগে সহজেই যাওয়া যায় এই দর্শনীয় স্থানটিতে। বিরামপুর অংশের পীরদহ ঘাট, লালঘাট সহ বিলের আরও কিছু এলাকা দেখতে ঢাকামোড় থেকে জয়নগর অথবা চরকাই গ্রাম হয়ে রতনপুর তারপর ধানজুড়ি-নেটাশন ও দিঘলচাঁদের পূর্বপাশেই আশুড়ার বিল পৌছানো যাবে। বিলে নবাবগঞ্জ সীমানায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব আঁকাবাঁকা নান্দনিক কাঠের সেতু দেখতে সীতার কোট- ফতেপুর মাড়াষ হয়ে বনের ভেতর দিয়ে উত্তরদিকে অথবা শগুনখোলা গ্রামের আদর্শ ক্লাব হয়ে বনের ভেতর দিয়ে উত্তরদিকে মুনির থান ঘাট সংলগ্ন কাঠের সেতু পৌছানো যাবে। এই বনে শাল ছাড়াও সেগুন, গামার, কড়ই, বেত, বাঁশ, জামসহ প্রায় ২০ থেকে ৩০ প্রজাতির গাছগাছড়া রয়েছে। প্রানীদের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রকমের পাখি এবং ভয়ানক প্রানীর মধ্যে রয়েছে শিয়াল যা সন্ধ্যার পর ছাড়া দেখা যায় না। এই উদ্যানেই রয়েছে বাল্মিকী মনির থান এবং ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সীতার কোট বৌদ্ধবিহার যা নিয়ে সীতার বনবাস কিংবদন্তি রয়েছে। বর্তমানে সবচেয়ে আকর্ষণীয় দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি হল আশুড়ার বিল। এ বিলের উপর স্থাপিত হয়েছে মনোমুগ্ধকর শেখ ফজিলাতুন্নেছা সেতু। এই বিলে নৌকাভ্রমণ করতে পারেন। দাম সর্বোচ্চ জনপ্রতি ৩০-৪০ টাকা। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ১৫০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হতে ১৮ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেলপথ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে মাগুরা আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে শ্রীপুর ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। মাগুরা জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। * কবি কাদের নওয়াজের বাড়ী, * পাল রাজার বাড়ীর গেট, * কবি ফররুখ আহমদের বসত ভিটা, * ওস্তাদ মুনশী রইস উদ্দিনের বসত ভিটা, * বিরাট রাজার রাজপ্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ, * পীর করিম শাহের মাযার (সবদালপুর), * নাকোল মিয়াপাড়া হাজরাতলা বেদান্ত মঠ ও মিশন, * নাকোল রাইচরণ মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯০১), * শ্রীপুর এম সি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৯০২)। শ্রীপুরে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আম, লেবু এবং পেয়ারার বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। বিল এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস ও মুরগী পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। শ্রীপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - দেখুন| নাম=জেলা পরিষদ ডাক বাংলো অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=থানার পশ্চিম পাশে, পুরাতন বাজার সংলগ্ন, শ্রীপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭৩৬ ৬৮৮ ৯৪১ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনায়ঃ জেলা পরিষদ, মাগুরা।}} রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ১১৮ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হতে ১কিলোমিটার। এখানে স্থলপথে আসতে হয়। তবে, বিমান বন্দর নেই বলে এখানকার কোনো স্থানে বিমানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে কুষ্টিয়া আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ রয়েছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে কুষ্টিয়া জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পরিবহনের মধ্যে আছে পর্যটক পরিবহন, স্কাই লাইন, পাবনা এক্সপ্রেস ইত্যাদি। ঢাকা হতে কুষ্টিয়া সড়ক পথে ২ ভাবে আসা যায় : # ফেরী পারাপারের মাধ্যমে ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জ মহাসড়ক পথে পাটুরিয়া ফেরী ঘাট থেকে ফেরী পার হয়ে দৌলতদিয়া রাজবাড়ী মহাসড়ক পথে রাজবাড়ী হয়ে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা চৌড়হাস মোড় হয়ে কুষ্টিয়া সদরে; # বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়ক পথে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে সিরাজগঞ্জ-বনপাড়া মহাসড়ক পথে বনপাড়া হয়ে মহাসড়ক পথে পাবনার ঈশ্বরদী হয়ে লালন সেতু পার হয়ে ভেড়ামারা কুষ্টিয়া মহাসড়ক পথে কুষ্টিয়ার মজমপুর হয়ে কুষ্টিয়া ঝিনাইদহ মহাসড়কে সদর উপজেলায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে যমুনা সেতু হয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রেন যোগে ভ্রমণ করা যায়। এই রুটের ট্রেন গুলোর মধ্যে চিত্রা ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস অন্যতম। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। * রেনউইক যঞ্জেশ্বর অ্যান্ড কোং, * রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের টেগর লজ, * বি,আর,বি গ্রুপ অব ইন্ডাষ্ট্রিজ, * একদিল শাহের মাজার, পুরাতন কুষ্টিয়া, * রেজন শাহ এর মাজার, হাটশ হরিপুর, * কবি আজিজুর রহমান এর মাজার, হাটশ হরিপুর, * পদ্মা গড়াই মহনা ইকো পার্ক, * মনছুর শাহ এর দায়রা পাক, উদিবাড়ী, * ফকির আতর আলী শাহ্ এর মাজার, মোল্লাতেঘরিয়া, * মুগল আমলে নির্মিত ঝাউদিয়া মসজিদ, * শায়েস্তা খাঁর আমলের স্বস্তিপুর মসজিদ, * গোস্বামী দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় (১৮৬০), * কুঠিপাড়া পুরাতন জামে মসজিদ, * লাহিনী কারিকরপাড়া দ্বিতল জামে মসজিদ, * গোস্বামী দুর্গাপুর রাধা রমণের মন্দির, * লাহিনী সর্বজনীন পূজা মন্দির, কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে আছে তিলের খাজা, কুঠি বাড়ির সামনে কুলফি, জগদীশ মিষ্টান্ন ভান্ডার বড় বাজার (চমচম অশোক মিষ্টান্ন ভান্ডার ইত্যাদি। কুষ্টিয়া শহরে রাত্রিযাপনের জন্য শহরে বেশ কিছু ভালো মানের আবাসিক হোটেল আছে। রাত্রিযাপনের জন্য কিছু স্থান হচ্ছে এলজিইডি রেষ্ট হাউস, কুষ্টিয়া; পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি রেষ্ট হাউস, কুষ্টিয়া; বিসিক রেষ্ট হাউস, কুষ্টিয়া; জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর রেষ্ট হাউস, কুষ্টিয়া ইত্যাদি। এছাড়াও রয়েছে হোটেল নূর ইন্টারন্যাশনাল, পদ্মা হোটেল, হোটেল রিভারভিউ, হোটেল ড্রিমল্যান্ড, হোটেল বলাকা, হোটেল আজমিরী, শাহিন হোটেল, প্রিতম হোটেল। * জাতীয় জরুরি সেবা: ৯৯৯ রাজধানী ঢাকা থেকে কুমারখালী উপজেলা সদরের দূরত্ব ১২২ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হতে ১৬ কিলোমিটার। এখানে স্থলপথে আসতে হয়। তবে, বিমান বন্দর নেই বলে এখানকার কোনো স্থানে বিমানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে কুষ্টিয়া আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাসস্ট্যাণ্ড থেকে কুমারখালী উপজেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পরিবহনের মধ্যে আছে পর্যটক পরিবহন, স্কাই লাইন, পাবনা এক্সপ্রেস ইত্যাদি। ঢাকা হতে কুমারখালী সড়ক পথে ২ ভাবে আসা যায় : # ফেরী পারাপারের মাধ্যমে ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জ মহাসড়ক পথে পাটুরিয়া ফেরী ঘাট থেকে ফেরী পার হয়ে দৌলতদিয়া রাজবাড়ী মহাসড়ক পথে রাজবাড়ী হয়ে কুমারখালী; # বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়ক পথে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে সিরাজগঞ্জ-বনপাড়া মহাসড়ক পথে বনপাড়া হয়ে মহাসড়ক পথে পাবনার ঈশ্বরদী হয়ে লালন সেতু পার হয়ে কুমারখালী উপজেলায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে যমুনা সেতু হয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রেন যোগে ভ্রমণ করা যায়। এই রুটের ট্রেন গুলোর মধ্যে চিত্রা ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস অন্যতম। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। * কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদারের প্রেস (১৮৫৭), * রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ী (১৮৬২), * লালন শাহ এর মাযার, * মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা, * বিপ্লবী বাঘা যতীনের বাড়ি, * মুগল আমলে নির্মিত বালিয়াকান্দি শাহী মসজিদ, * মুগল আমলে নির্মিত কুশলিবাসা শাহী মসজিদ, * মিয়াজান কাজীর মসজিদ (১৮৪০), * তেবাড়িয়া তিন গম্বুজ মসজিদ (১৮৮৯), * কুমারখালী বড় জামে মসজিদ (১৮৯০), * শেরকান্দি হাজীর মসজিদ (১৮৮৭), * খোরশেদপুর গোপীনাথ মন্দির (১৭৩৫), কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে আছে তিলের খাজা, কুঠি বাড়ির সামনে কুলফি। এখানে বেশ কিছু ভালো মানের রেস্তোরাঁ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন ধরনের খাবার পাওয়া যায়। কুমারখালী শহরে রাত্রিযাপনের জন্য বেশ কিছু ভালো মানের আবাসিক হোটেল আছে। রাত্রিযাপনের জন্য কিছু স্থান হচ্ছে জেলা পরিষদ ডাক বাংলো ও বিসিক রেষ্ট হাউস। রাজধানী ঢাকা থেকে খোকসা উপজেলা সদরের দূরত্ব ১২৫ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হতে ২৪ কিলোমিটার। এখানে স্থলপথে আসতে হয়। তবে, বিমান বন্দর নেই বলে এখানকার কোনো স্থানে বিমানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে কুষ্টিয়া আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে খোকসা উপজেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পরিবহনের মধ্যে আছে পর্যটক পরিবহন, স্কাই লাইন, পাবনা এক্সপ্রেস ইত্যাদি। ঢাকা হতে খোকসা সড়ক পথে ২ ভাবে আসা যায় : # ফেরী পারাপারের মাধ্যমে ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জ মহাসড়ক পথে পাটুরিয়া ফেরী ঘাট থেকে ফেরী পার হয়ে দৌলতদিয়া রাজবাড়ী মহাসড়ক পথে রাজবাড়ী হয়ে কুমারখালী; # বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়ক পথে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে সিরাজগঞ্জ-বনপাড়া মহাসড়ক পথে বনপাড়া হয়ে মহাসড়ক পথে পাবনার ঈশ্বরদী হয়ে লালন সেতু পার হয়ে কুমারখালী উপজেলায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে যমুনা সেতু হয়ে খোকসায় ট্রেন যোগে ভ্রমণ করা যায়। এই রুটের ট্রেন গুলোর মধ্যে চিত্রা ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস অন্যতম। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। * রায়পুর পীরবাড়ি জামে মসজিদ, * খোকসা জানিপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০০), কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে আছে তিলের খাজা, কুঠি বাড়ির সামনে কুলফি। এখানে বেশ কিছু ভালো মানের রেস্তোরাঁ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন ধরণের খাবার পাওয়া যায়। খোকসায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - দেখুন| নাম=জেলা পরিষদ ডাক বাংলো অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=ডাকবাংলো রোড, খোকসা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন=+৮৮০১৭২৮ ২৫৮ ৭৭৮ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনায়ঃ জেলা পরিষদ, কুষ্টিয়া।}} রাজধানী ঢাকা থেকে দৌলতপুর উপজেলা সদরের দূরত্ব ১২০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর হতে ২০ কিলোমিটার। এখানে স্থলপথে আসতে হয়। তবে, বিমান বন্দর বা রেলপথ নেই বলে এখানকার কোনো স্থানে বিমানে বা রেলে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে কুষ্টিয়া আসা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে দৌলতপুর উপজেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পরিবহনের মধ্যে আছে হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, পর্যটক পরিবহন, স্কাই লাইন, পাবনা এক্সপ্রেস ইত্যাদি। ঢাকা হতে দৌলতপুর সড়ক পথে ২ ভাবে আসা যায় : # ফেরী পারাপারের মাধ্যমে ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জ মহাসড়ক পথে পাটুরিয়া ফেরী ঘাট থেকে ফেরী পার হয়ে দৌলতদিয়া রাজবাড়ী মহাসড়ক পথে রাজবাড়ী হয়ে দৌলতপুর; # বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়ক পথে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে সিরাজগঞ্জ-বনপাড়া মহাসড়ক পথে বনপাড়া হয়ে মহাসড়ক পথে পাবনার ঈশ্বরদী হয়ে লালন সেতু পার হয়ে দৌলতপুর উপজেলায়। এখানে কোন রেলপথ না থাকায় সরাসরি রেলপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে রেলে ঢাকা থেকে কুষ্টিয়া; অতঃপর সড়ক পথে দৌলতপুর আসা যায়। তবে দৌলতপুর বাসির দাবি দ্রুত দৌলতপুরের সাথে অন্যান্য জেলার রেল যোগাযোগ চালু করা। এতে দৌলতপুর বাসি অনেক উপকৃত হবে। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। * খাস মথুরাপুর শেখ পাড়ার বায়তুল মামুর জামে মসজিদ, * রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন সীমান্তে পদ্মা নদীর ব্লক ঘাট, কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে আছে তিলের খাজা, কুঠি বাড়ির সামনে কুলফি। এখানে বেশ কিছু ভালো মানের রেস্তোরাঁ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন ধরণের খাবার পাওয়া যায়। দৌলতপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - দেখুন| নাম=জেলা পরিষদ ডাক বাংলো অন্য ইউআরএল ইমেইল ঠিকানা=ডাকবাংলো রোড, দৌলতপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স সময়সূচী মূল্য উইকিপিডিয়া উইকিউপাত্ত শেষ_সম্পাদনা বিবরণ=পরিচালনায়ঃ জেলা পরিষদ, কুষ্টিয়া।}} * ওসি, দৌলতপুরঃ মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ২২৪। রাজধানী ঢাকা থেকে ভেড়ামারা উপজেলা সদরের দূরত্ব ১৮০ কিলোমিটার টাংগাইল সাভার হয়ে এবং জেলা শহর হতে ২২ কিলোমিটার। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর অথবা রাজশাহী এসে সড়কপথে সরাসরি আসা যায় । রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে ভেড়ামারা উপজেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পরিবহনের মধ্যে আছে হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, পর্যটক পরিবহন, স্কাই লাইন, পাবনা এক্সপ্রেস ইত্যাদি। ঢাকা হতে ভেড়ামারা সড়ক পথে ২ ভাবে আসা যায় : # ফেরী পারাপারের মাধ্যমে ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জ মহাসড়ক পথে পাটুরিয়া ফেরী ঘাট থেকে ফেরী পার হয়ে দৌলতদিয়া রাজবাড়ী মহাসড়ক পথে রাজবাড়ী হয়ে ভেড়ামারা; # বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়ক পথে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে সিরাজগঞ্জ-বনপাড়া মহাসড়ক পথে বনপাড়া হয়ে মহাসড়ক পথে পাবনার ঈশ্বরদী হয়ে লালন সেতু পার হয়ে ভেড়ামারা উপজেলায়। সরাসরি রেলপথে খুলনা, ঢাকা, কুষ্টিয়া,রাজশাহী থেকে এখানে আসা যায়। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই; কেবল অভ্যন্তরীণ দূরত্বে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নৌপথ ব্যবহৃত হয়। সোনারং জোড়া মঠ বাংলাদেশের অষ্টাদশ শতাব্দীর এই প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন। এটি মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামে অবস্থিত। কথিত ইতিহাসে জোড়া মঠ হিসাবে পরিচিত লাভ করলেও মুলত এটি জোড়া মন্দির। মন্দিরের একটি প্রস্তর লিপি থেকে জানা যায় এলাকার রূপচন্দ্র নামে হিন্দু লোক বড় কালীমন্দিরটি ১৮৪৩ সালে ও ছোট মন্দিরটি ১৮৮৬ সালে নির্মাণ করেন। ছোট মন্দিরটি মুলত শিবমন্দির। বড় মন্দিরটির উচ্চতা প্রায় ১৫ মিটার। সোনারং গ্রামে এক সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল। মন্দিরের একটি নামফলক থেকে জানা যায় রূপচন্দ্র নামে এক হিন্দু বণিক জোড়া মঠের নির্মাতা। স্থাপনা দুটি মঠ নামে পরিচিতি পেলেও আসলে এগুলো হিন্দু মন্দির। কথিত আছে শ্রী রূপচন্দ্রের অন্ত্যষ্টিক্রিয়া এখানেই সমাপ্ত হয়েছে। আশা করি আপনি বাংলা উইকিভ্রমণ সম্প্রদায়ের একজন হয়ে সম্পাদনা করে আনন্দ পাবেন! আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা কিসমত মারিয়া মসজিদ রাজশাহী শহরের অদূরে দুর্গাপুর উপজেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের একটি প্রাচীন মসজিদ। আনুমানিক ১৫০০ সালে এটি নির্মিত হয়েছিল। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। এই মসজিটটি রাজশাহী জেলার দূর্গাপুর উপজেলার মারিয়া গ্রামে অবস্থিত। রাজশাহী সদর হতে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়ক ধরে প্রায় ১৩ কি.মি. গেলে শিবপুর বাজার নামক স্থান হতে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সাইনবোর্ড ধরে এগিয়ে ৪-৫ কি.মি. গেলে এই মসজিদ পাওয়া যাবে। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের অন্তর্ভুক্ত হলেও আজ পর্যন্ত এর কোন রক্ষনাবেক্ষণ বা সংরক্ষণের কোন উদ্যগ নেওয়া হয়নি। আমবাগান আর ফসল এর ক্ষেত বেষ্ঠিত এ মসজিদটি সম্পর্কে গ্রামের জনগণের মধ্যে অনেক কিংবদন্তি কাহিনী প্রচলিত আছে। | নাম=পর্যটন মোটেল, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=আব্দুল মজিদ রোড, শ্রীরামপুর, রাজশাহী-৬০০০ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা=মালোপাড়া, বোয়ালিয়া, রাজশাহী অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= তথ্য প্রাপ্তির জন্য আপনি আরও কয়েকটি পাতা দেখতে পারেন। আরও দেখতে "প্রসারণ" বোতাম চাপুন। আমাকে প্রশ্ন করতে উপরের Add topic এ ক্লিক করে প্রশ্ন করুন। প্রশ্ন শেষে স্বাক্ষর করতে ভুলবেন না। আমি একটা সাধারন মানুষ।আমি চাই আমার গ্রাম,আমার শহর,আমার দেশকে,সারা পৃথিবীর কাছে তুলে ধরতে। যেন এর অস্তিত্ব কখনোই মুছে না যায়।এ কারণেই সম্পাদনা করে থাকি আমি "দ্য সিটি অফ অ্যাঞ্জেলস" তীব্র বৈপরীত্যের শহর, পৃথিবীর সমস্ত অঞ্চল থেকে আগত লোকদের সংস্কৃতি এবং সংস্কৃতি, ব্যবসা, মিডিয়া এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। তবে এটি বিশ্বের টেলিভিশন, মোশন পিকচার এবং সঙ্গীত শিল্পের প্রধান কেন্দ্র হিসাবে সর্বাধিক বিখ্যাত, যা শহরের অবস্থানের ভিত্তি তৈরি করে এবং দর্শকদের তার ব্যবসায়ের ইতিহাস এবং সেলিব্রিটি সংস্কৃতির জন্য আকৃষ্ট করে। লস অ্যাঞ্জেলসের ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু এবং অসংখ্য সমুদ্র সৈকতের জন্য দর্শনার্থীরা আকর্ষিত করে, যা ক্যালিফোর্নিয়ার খ্যাতিমান সার্ফ সংস্কৃতির জন্ম দিয়েছে। [[ক্যালিফোর্নিয়া]]র সর্বাধিক জনবহুল শহর এবং যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় বৃহত্তম জনবহুল শহর (নিউ ইয়র্ক সিটির পরে) লস অ্যাঞ্জেলেস দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার বিস্তৃত অববাহিকা জুড়ে বিস্তৃত বিশাল বনাঞ্চল পর্বতমালা, উপত্যকাগুলি, প্রশান্ত মহাসাগর এবং নিকটবর্তী মরুভূমি দ্বারা বেষ্টিত। লস অ্যাঞ্জেলেস ১৮ মিলিয়নেরও বেশি লোকের একটি মহানগরীর কেন্দ্র, যা লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টি, অরেঞ্জ কাউন্টি, ভেনচুরা কাউন্টি এবং সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি এবং রিভারসাইড কাউন্টির অন্তর্দেশীয় সাম্রাজ্য অঞ্চল জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে। ভ্রমণের উদ্দেশ্যে, এই নির্দেশিকাটি দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় প্রায় ৫,০০০ বর্গমাইলের অঞ্চল (রোড আইল্যান্ডের প্রায় সমান আকার) এর পুরোপুরি অংশ জুড়ে লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির জন্য প্রযোজ্য। কাউন্টিতে ৮৮ টি শহর (পৌরসভা) রয়েছে; বৃহত্তম লস অ্যাঞ্জেলেস শহর, লস অ্যাঞ্জেলেস বন্দর থেকে সান ফার্নান্দো উপত্যকায় কাউন্টি জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। | regionmaptext=সেন্ট্রাল লস অ্যাঞ্জেলেস জেলা | region1description=কেন্দ্রীয় ব্যবসায় জেলা এবং লস অ্যাঞ্জেলেসের ঐতিহাসিক কেন্দ্র, যা নতুন যাদুঘর, পারফর্মিং আর্ট ভেন্যু, ট্রেন্ডি হোটেল, বার, দোকান এবং রেস্তোঁরা সহ একটি পুনরুজ্জীবন দেখেছে। | region2description=শহরতলির পূর্বে পাহাড়গুলিতে লস অ্যাঞ্জেলেসের হিস্পানিক কেন্দ্র। এই অঞ্চলটি বেশ কয়েকটি চরিত্রগত আকর্ষণ সহ বেশিরভাগ চরিত্রে আবাসিক। | region3description=বিনোদন শিল্পের ঐতিহাসিক এবং আধ্যাত্মিক হৃদয়, বহু পর্যটক আকর্ষণ পূর্বের চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন তারকাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করে এবং যেখানে এখনও অনেকগুলি চলচ্চিত্রের পাবলিক প্রিমিয়ার রয়েছে। | region4description=ডাউনটাউনের উত্তরে এবং হলিউডের পূর্বের উচ্চতম এক মজাদার অঞ্চল, যার মধ্যে কিছুটা দ্রুত মৃদুকরণকারী পাড়া এবং বিস্তৃত গ্রিফিথ পার্ক, এর চিড়িয়াখানা, জাদুঘর এবং বিখ্যাত মানমন্দির রয়েছে। | region5description=যদিও বহু আগে থেকেই দলগত সহিংসতার খ্যাতি ছিল এই এলাকার এবং রডনি কিং দাঙ্গার কুখ্যাত স্থান, এই অঞ্চলটি বছরের পর বছর ধরে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রশংসিত হয়েছে। এটি বেশিরভাগ মানুষের রাডার বন্ধ থাকা অবস্থায় ওয়াটস টাওয়ার এবং এক্সপোশন পার্কের বিজ্ঞান যাদুঘরগুলি সহ কয়েকটি আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে। | region6description= ঐতিহাসিক স্থাপত্য এবং লা বিয়া টার পিটসের নিকট জাদুঘরগুলি, কাছাকাছি ফেয়ারফ্যাক্স জেলার স্টুডিও, দোকান এবং বিনোদনের সঙ্গে উইলশায়ার বুলেভার্ডের মিরাকল মাইল জেলার কেন্দ্র। বিশ্বের বৃহত্তম শহরগুলির মধ্যে একটি, নিউ ইয়র্ক দ্য বিগ অ্যাপল এনওয়াইসি হিসাবে পরিচিত এবং প্রায়শই "নিউইয়র্ক সিটি" নামে পরিচিত) মিডিয়া, বিনোদন, শিল্প, ফ্যাশন, গবেষণা, অর্থ, এবং ব্যবসায়ের একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র। বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম মহানগর, মহাবিশ্বের কেন্দ্রস্থল এবং যুক্তরাষ্ট্রের সর্বাধিক জনবহুল শহর নিউ ইয়র্ক দীর্ঘকাল ধরে একটি মূল প্রবেশদ্বার এবং জাতির জন্য একটি সংজ্ঞায়িত শহর হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিউ ইয়র্ক শহরে পাঁচটি বরো রয়েছে, যা পাঁচটি পৃথক কাউন্টি। প্রতিটি বারোর এক অনন্য সংস্কৃতি রয়েছে এবং এটি তার নিজের মতো করে একটি বড় শহর হতে পারে। প্রতিটি বরোর স্বতন্ত্র পাড়াগুলির মধ্যে কয়েকটি ব্লকে বিখ্যাত সংগীত এবং চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বরা রয়েছেন। আপনি নিউইয়র্কের যেখানে থাকেন, কাজ করেন এবং খেলেন, আপনি কে তা সম্পর্কে নিউ ইয়র্কদের কিছু বলে। ভরতভায়না বা ভর্তের দেউল ঢিবি, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার গৌরিঘোনা ইউনিয়নে অবস্থিত ভরতভায়না গ্রামে অবস্থিত একটি প্রত্নক্ষেত্র, যা খ্রিস্টীয় ৭-৮ শতকের একটি নিদর্শন বলে ধারণা করা হয়।এটি একটি স্থানীয় কাঁচা সড়ক দিয়ে সাতক্ষীরা-দৌলতপুর জেলা পরিষদ সড়কের সাথে সংযুক্ত। এই প্রত্নস্থলটির পূর্ব দিক দিয়ে বহমান বুড়িভদ্র নদী। জেলা শহর খুলনা]]র সঙ্গে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যবস্থা আছে। আমি মোঃ তানবীর ইসলাম । উইকি ভ্রমণ এ সবাইকে স্বাগতম । এই উইকি তে কোন ধরনের পেজ তৈরি করা যায়?? খেয়াল করুন: টুইংকলের পছন্দসমূহ পরিবর্তনের সব থেকে সহজ পদ্ধতি হল টুইংকল পছন্দসমূহ প্যানেল ব্যবহার করা উইকিপিডিয়া:টুইংকল/পছন্দসমূহ]]। এই ফাইলটি সয়ংক্রিয়ভাবে তৈরী করা হয়েছে। আপনি এখানে কোন পরিবর্তন করলে পরবর্তী সময়ে যখন আপনি টুইংকলের পছন্দসমূহ প্যানেলের "কার্যকর করুন" বোতাম ক্লিক করবেন তখন এই পরিবর্তন মুছে ফেলা হবে। যদি এই ফাইল সম্পাদনা করেন, এটি নিশ্চিত হোন যে আপনি সঠিক জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করছেন। নির্দেশক ধরন city নাম চুখা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2319122 mdash; এখন মেবিসা নামে পরিচিত নির্দেশক ধরন city নাম গেদু অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q5529729 নির্দেশক ধরন city নাম হা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2059058 — হা জেলার শহর নির্দেশক ধরন city নাম Paro অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q862041 নির্দেশক ধরন city নাম Phuentsholing অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q856162 নির্দেশক ধরন city নাম Punakha অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q826112 নির্দেশক ধরন city নাম Thimphu অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q9270 নির্দেশক ধরন city নাম তসিমসাম অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q14237415 — চুখা জেলার ছোট প্রশাসনিক সদর দফতর নির্দেশক ধরন নাম Haa Valley অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ নির্দেশক ধরন নাম Phobjikha অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q7186615 কালো ঘাড়যুক্ত সারসের জন্য বিখ্যাত উপত্যকা। পশ্চিম ভুটানের প্রধান নৃগোষ্ঠী হল নাগলপস, যারা সাধারণত বৌদ্ধ ধর্মের কাগু ঐতিহ্যের অনুসারী এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলের লোকদের চেয়ে বেশি লম্বা হয়ে থাকে। পশ্চিমা ভুটানের আর একটি বৈশিষ্ট্য হ'ল প্রশস্ত নদী উপত্যকায় শহর ও নগরগুলি নির্মিত। [[থিম্পু এবং ফুন্টসলিং]]য়ে ইংরেজি প্রচলিত হলেও, জংখা এই অঞ্চলের প্রধান ভাষা। হা লং বে উত্তর ভিয়েতনামে, হ্যানয়ের ১৭০ কিলোমিটার (১০৫ মাইল) পূর্বে অবস্থিত। উপসাগরটি ছোট ছোট পাহাড়ের মনোরম দৃশ্যের সমুদ্রিক ভূসংস্থানের জন্য বিখ্যাত এবং এটি প্রায়শই ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকা'সহ বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়ের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত থাকে। হা লং বে দ্বীপপুঞ্জটি জনবহুল এবং জনবিহীন ১,৯৬৯ টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। এই সব দ্বীপে প্রবেশের জন্য বিভিন্ন বন্দর থেকে জলযান পাওয়া যায়, যদিও ক্যাট বা-এর বিশেষ ক্ষেত্রে আপনি গাড়ি, মোটরবাইক বা বাস হাইফং অথবা সম্মিলিত বাস নৌকাগুলি হ্যানোই থেকে হ্যালং সিটি হয়ে আসতে পারেন )। বান সেন একটি ঘন অরণ্যযুক্ত, প্রায় জনহীন দ্বীপটি কাই লং থেকে ক্যাই রং ফেরি দিয়ে পৌঁছানো যায়। নির্দেশক ধরন vicinity নাম ক্যট উপসাগর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q993402 বিপন্ন ক্যাট বা ল্যাঙ্গুর বাসস্থান, একটি জাতীয় উদ্যান, অসংখ্য গুহা এবং পর্যটকদের জন্য হা লং বে সবচেয়ে জনপ্রিয় গন্তব্য। হ্যানয়ের ল্যাং ইয়ান বাস স্টেশন থেকে স্থানীয় বাস এবং ফেরি ছোট শহর থেকে) ভ্রমণকারী নৌকায় বা হাইফং থেকে স্থানীয় বাস ও ফেরি দ্বারা দ্বীপটিতে যাতায়াত করা যায়। দ্বীপগুলিতে বিভিন্ন বন্দর থেকে যাতায়াত করা যায়: ক্যা রং উত্তর-পূর্ব দ্বীপপুঞ্জের সঙ্গে সংযোগকারী একটি ছোট বন্দর। হাইফং লাল নদীর তীরে একটি বিশাল ঐতিহাসিক বন্দর শহর। দ্বীপগুলিতে না যাওয়া পর্যন্ত সৈকত এবং সাঁতার কাটা এড়িয়ে চলা ভাল: বাতাসের উপর নির্ভর করে সৈকতের জল কোনও আবর্জনার স্তূপ এবং স্ফটিক স্বচ্ছ জলের মধ্যে পরিবর্তিত মিশ্রণ হতে পারে। আপনি পছন্দ করতে পারেন এমন জিনিসগুলি এখানে রয়েছে: * প্যাডেল বোর্ড স্ট্যান্ড আপ দ্বীপগুলিতে না যাওয়া পর্যন্ত সৈকত এবং সাঁতার কাটা এড়িয়ে চলা ভাল: বাতাসের উপর নির্ভর করে সৈকতের জল কোনও আবর্জনার স্তূপ এবং স্ফটিক স্বচ্ছ জলের মধ্যে পরিবর্তিত মিশ্রণ হতে পারে। বেলারুশের অঞ্চলগুলি (ওব্লাস্ট) পর্যটকদের জন্য কোনও সঠিক নির্দেশিকা সরবরাহ করে না। এই বিভাগগুলি নিখুঁতভাবে প্রশাসনিক প্রকৃতির, এক শতাব্দীরও কম আগে তৈরি হয় এবং ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক বা নৃতাত্ত্বিক বিষয়গুলির সাথে খুব কম সম্পর্কযুক্ত। মূলত কিভান রাসের অংশ, বেলারুশ আঠারো শতকে পোলিশ বিভাজন পর্যন্ত পোলিশ-লিথুয়ানিয়ান কমনওয়েলথের অংশ ছিল। বেলারুশ একশো বছরেরও বেশি সময় ধরে রাশিয়ান সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। ১৯৯১ সালে বেলারুশ স্বাধীনতা অর্জন কre। তবে, স্বৈরাচারী শাসনের অধীনে, এটি রাশিয়ার সাথে অন্যান্য সাবেক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের চেয়ে ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে। বেলারুশ এবং রাশিয়া ১৯99 সালের ৮ ই ডিসেম্বর একটি দ্বি-রাষ্ট্রীয় ইউনিয়নে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে, বৃহত্তর রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক একীকরণের কল্পনা করে। যদিও বেলারুশ এই চুক্তিটি সম্পাদনের জন্য একটি কাঠামোর সাথে সম্মত হয়েছিল, তবে এটি বাস্তবায়নের পক্ষে খুব একটা আলোচিত হয়নি। দেশটির অর্থনীতি বেশিরভাগ রাশিয়া]]র উপর নির্ভরশীল এবং বেলারুশ সরকার একটি বিতর্কিত, পশ্চিমা বিরোধী অবস্থান নিয়েছে। গত কয়েক বছরে দেশে তেমন কাঠামোগত সংস্কার দেখা যায়নি। রাজনৈতিক এবং সাংবাদিকতার ক্রিয়াকলাপ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। বেলারুশের গণতন্ত্র সূচকের রেটিং ইউরোপ| ইউরোপে সর্বনিম্ন, দেশটিকে ফ্রিডম হাউস দ্বারা "মুক্ত নয়" হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে, অর্থনৈতিক স্বাধীনতার সূচকে "নিপীড়িত" হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং ইউরোপে সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে খারাপ দেশ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে ২০১৩-১৪ সালে সাংবাদিকদের উইথ বর্ডারস দ্বারা প্রকাশিত প্রেস ফ্রিডম ইনডেক্স, যা ১৮০ টি দেশের মধ্যে বেলারুশকে ১৫৭ তম স্থান দেয়। আরও দেখুন বেলারুশীয় ভাষা রুশ ভাষা পোলীয় ভাষা পশ্চিমের অংশগুলিতে, বিশেষত গ্রোডনোর চারপাশে কথিত ভাষা। তবে বেশিরভাগ স্থানীয় পোলিশরা তাদের নিজস্ব উপভাষা ব্যবহার করে ভিত্তি হিসাবে বেলারুশিয়ান ভাষাকে শুধুমাত্র কিছু পোলীয় শব্দ'সহ। অন্যদিকে, বেলারুশে ইংরেজি ভাষায় ব্যাপকভাবে বলা হয় না, তবে ব্যবহার বাড়তে শুরু করেছে। অল্প বয়স্ক লোকেরা প্রায়শই কিছু ইংরেজী কথা বলে তবে বয়স্ক ব্যক্তিরা খুব কমই ইংরেজি বলেন। সাধারণ অ-অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়গুলির মধ্যে রয়েছে কেফির যা এক ধরণের টকযুক্ত দুধ, যা দই, কোভাস এবং কোম্পোটের মতো। ভদকা হরেলকা তিক্ত ভেষজ নাস্তোয়াকাস (বিশেষত বেলভেজ্স্কজা) এবং মিষ্টি বালসমগুলি সর্বাধিক সাধারণ অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়। গৃহকর্মীদের দ্বারা চুরির খবর পাওয়া গেছে বলে হোটেল রুমগুলিতে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, বা মানিব্যাগ/নগদ হিসাবে মূল্যবান জিনিস রাখে অন্য কোন স্থানে জাবেন না। বেলারুশে একটি মাঝারি স্তরের অপরাধ রয়েছে। ভাগ্যক্রমে, বিদেশীদের বিরুদ্ধে অপরাধ বিরল, যদিও ভুক্তভোগীদের প্রতিরোধের সাথে সাক্ষাত করা হলে অপরাধীরা বল প্রয়োগ করতে পরিচিত হয়। সাধারণ রাস্তাঘাটে অপরাধ, যেমন মগ করা এবং পিক-পকেটিং করা প্রায়শই গণপরিবহন ব্যবস্থার কেন্দ্রের কাছাকাছি, বিদেশীদের দ্বারা বেশি ব্যবহৃত হোটেলগুলির কাছাকাছি এবং/অথবা রাতে কম আলোকিত সড়ক বা অঞ্চলে ঘটে। অনেক ক্ষেত্রে মেট্রো এবং বাস স্টেশনগুলিতে আপনার বিশেষত সতর্ক হওয়া উচিত, কারণ অপরাধীরা আপনার উপর আক্রমণ করার সম্ভাবনা থাকে। নাইট ক্লাব এবং ডিসকোথাকগুলিতে যাওয়া থেকে এড়িয়ে চলেন, কারণ এগুলি বৃহত্তর অর্থ সন্ধান করতে ইচ্ছুক অপরাধী দলগুলি দ্বারা পরিচালিত হয়, তবে রাস্তার স্তরের সংগঠিত অপরাধমূলক সহিংসতা বিরল এবং সাধারণত প্রবাসীদের প্রভাবিত করে না। যেহেতু বেলারুশিয়ান, ইউক্রেনীয় এবং রাশিয়ান সংস্কৃতি খুব ঘনিষ্ঠ এবং এইভাবে অনেকগুলি মিল রয়েছে তাই রাশিয়ান এবং ইউক্রেনীয়দের ক্ষেত্রে প্রয়োগের একই নীতিগুলির অনেকগুলি বেলারুশ জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। বেলারুশিয়ানদের তাদের নিজস্ব অধিকার হিসাবে একটি জাতি হিসাবে স্বীকৃতি দিতে ভুলবেন না। তারা রাশিয়ান নয়। ঋষিকেশ ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের একটি ছোট শহর। গঙ্গা নদী হিমালয় থেকে নেমে আসে এমন সুগঠিতভাবে অবস্থিত, ঋষিকেশ পশ্চিমা খ্যাতিতে নেমেছিলেন যখন বিটলস মহর্ষি মহেশ যোগীর আশ্রমে সেখানে গিয়েছিলেন। যেখানে তারা কয়েক সপ্তাহ ধরে ধ্যান করেছিলেন এবং কিছু সুন্দর গান তৈরি করেছিলেন। আশ্রম (ডিসেম্বর ২০১৫ সাল অবধি বন্ধ ছিল) জনসাধারণের জন্য আবার খোলা হয়েছে। এটি রাজাজি টাইগার রিজার্ভের আওতায় আসে। শহরটি এখনও যোগের রাজধানী হিসাবে পরিচিত। আশ্রম কমপ্লেক্সে প্রবেশের ফি ₹৬০০ টাকা বিদেশি প্রতি ব্যক্তির জন্য, ভারতীয়ের জন্য ১৫০ টাকা, প্রবীণ নাগরিকের জন্য ৭৫ টাকা, শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ টাকা (তাদের প্রতিষ্ঠান থেকে তাদের শংসাপত্র নিতে হবে)। শহরের কেন্দ্র যেখানে বাস এবং রেল স্টেশনগুলি রয়েছে সেখানে ভ্রমণের আগ্রহ বেশিরভাগ ভ্রমণকারীদের খুব কম। আরও উত্তর-পূর্বে গঙ্গা জুড়ে দুটি সেতু রয়েছে রাম ঝুলা এবং লক্ষ্মণ ঝুলা । ক্রিয়াকলাপ এবং আগ্রহের মূল কেন্দ্রগুলি এই সেতুগুলির শেষ প্রান্তে। বেশিরভাগ থাকার ব্যবস্থা এবং রেস্তোঁরাগুলি লক্ষ্মণ ঝুলা, উচ্চ ব্যাংক এবং স্বর্গ আশ্রমে। রামঝুলার কাছে আপনি পরমার্থ নিকেতনে, বনপ্রস্থ আশ্রমে থাকতে পারেন। ঋষিকেশ দেরাদুন এর জলি গ্রান্ট বিমানবন্দর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে, যা দিল্লি থেকে চারটি উড়ান সরবরাহ করে। রানওয়েটি বাড়ানো হচ্ছে এবং সম্ভবত অন্যান্য মহানগরের উড়ান পরিচালনা করা হবে। বর্তমানে কেবল দিল্লি থেকে উড়ান রয়েছে। * হরিদ্বার থেকে ঋষিকেশ পর্যন্ত যাত্রীবাহী ট্রেনগুলি (আনুমানিক ভ্রমণের সময়, ১ ঘণ্টা): বালি খ্যাতিমান "ঈশ্বরদের দ্বীপ যেটি পৃথিবীতে স্বর্গ হিসাবে গম্ভীর দাবি করে। এখানকার পাহাড়ী অঞ্চল, রাস্তাঘাট, উপকূলরেখা এবং বালুকাময় সৈকত, ধানের শীষের ছাউনি এবং অনুর্বর আগ্নেয়গিরির পার্বত্য অঞ্চলের বিচিত্র প্রাকৃতিক দৃশ্যের বর্ণময়, আধ্যাত্মিক এবং অনন্য সংস্কৃতির এক মনোরম পটভূমি সরবরাহ করে। বালি প্রদেশের সাংস্কৃতিক ভূদৃশ্যটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় লেখা রয়েছে। বিশ্ব-স্তরের ডাইভিং এবং সার্ফিং সহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক আকর্ষণ এবং প্রচুর থাকার ব্যবস্থা রয়েছে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় দ্বীপ গন্তব্যটিতে। বালি ব্যাকপ্যাকিং যুবক থেকে অতি ধনী ব্যক্তিদের কাছে তথা প্রায় প্রতিটি দর্শনার্থীর জন্য কিছু সরবরাহ করে। এর সংখ্যাগরিষ্ঠ-হিন্দু জনসংখ্যাও বাকী সংখ্যাগরিষ্ঠ-মুসলিম ইন্দোনেশিয়ার বিপরীতে অবস্থান করছে। | region1items কুটা বুকিট উপদ্বীপ ক্যাংগু ডেনপাসার জিম্বারান লেগিয়ান নুশা দুয়া সানুর সেমিনিক তানাহ লোট]] | region1description=বালির সর্বাধিক পরিদর্শন করা অংশ, কুটা বিচ এবং চিকচিক সেমিনিয়াক সহ। | region2description=দ্বীপের সাংস্কৃতিক হৃদয় এবং মধ্য পর্বতমালা অন্তর্ভুক্ত। | region3items নেগ্রারা গিলিমানুক মেডেভি বিচ পেমুটারান পশ্চিম বালি জাতীয় উদ্যান]] | region3description=জাভা এবং পশ্চিম বালির জাতীয় উদ্যানের ফেরি। | region4description=নিরিবিলি কালো বালির সৈকত এবং প্রাচীন রাজধানী শহর। | region5description=লেড-ব্যাক উপকূলীয় গ্রাম, একটি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি এবং শক্তিশালী মাউন্ট আগুং। | region6description=ডাইভিং ক্রিয়াকলাপের জন্য জনপ্রিয় দক্ষিণ-পূর্বের প্রশান্ত অফশোর দ্বীপ। নির্দেশক ধরন city নাম ডেনপাসার অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q11506 mdash; একটি দুরন্ত শহর, প্রশাসনিক কেন্দ্র এবং দ্বীপের পরিবহণের কেন্দ্র কিন্তু একটি প্রধান পর্যটন কেন্দ্র নয়। নির্দেশক ধরন city নাম ক্যান্ডিদাসা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1869548 mdash; একটি শান্ত উপকূলীয় শহর, বালি আগা এবং পূর্ব উপকূলের প্রবেশদ্বার নির্দেশক ধরন city নাম কুটা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q994499 mdash; বালির সবচেয়ে বেশি আধুনিক অঞ্চল এখন পর্যন্ত। প্রচুর শপিং এবং নাইটলাইফ এবং বালিতে নিম্ন-প্রান্তের পার্টি সংস্কৃতির কেন্দ্র নির্দেশক ধরন city নাম জিম্বারন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q670243 mdash; বিমানবন্দর, সমুদ্র উপকূলবর্তী রিসর্টগুলির নিকটে, কুটার দক্ষিণে একটি দুর্দান্ত আশ্রয়কৃত সৈকত এবং সীফুড রেস্তোঁরা নির্দেশক ধরন city নাম লিজিয়ান অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q985292 mdash; কুটা এবং সেমিনিক এর মধ্যে জনপ্রিয় সৈকত শহর; এছাড়াও কুটা-এর প্রধান রাস্তার নাম নির্দেশক ধরন city নাম লোভিনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1872519 mdash; সুন্দর কালো আগ্নেয় বালি সৈকত এবং প্রবালদ্বীপ নির্দেশক ধরন city নাম সানুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1789991 mdash; সমুদ্রের পার্শ্ববর্তী রিসর্ট এবং সৈকতগুলি প্রাচীন পরিবারগুলির সাথে জনপ্রিয় নির্দেশক ধরন city নাম সেমিনিয়াক অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1026424 mdash; কিছু ফ্যাশনেবল আপস্কেল রেস্তোঁরা এবং ট্রেন্ডি ডিজাইনার বার এবং নৃত্য ক্লাবগুলির সাথে শান্ত, আরও উচ্চতর সমুদ্র সৈকত রিসর্ট এবং লেগিয়ামের উত্তরে ভিলা। নির্দেশক ধরন city নাম উবুদ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q210654 mdash; বেশ কয়েকটি যাদুঘর, বানরের বন এবং প্রচুর আর্ট এবং কারুশিল্পের দোকান'সহ পাহাড়রে পাদদেশে শিল্প ও নৃত্যের কেন্দ্র। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=কালো বালির সৈকত, প্রবাল প্রাচীর এবং চমৎকার ডাইভিং সমন্বিত, ঐতিহ্যবাহী মাছ ধরার জায়গা এবং শান্তিপূর্ণ গ্রামগুলির একটি দীর্ঘ পথ পরিক্রমা | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=পাহাড়ের কোলে সুন্দর হ্রদ, একটি গল্ফ কোর্স, বোটানিক্যাল গার্ডেন এবং বিখ্যাত উলুন দানু ব্রাতান মন্দির | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বিশ্বমানের সার্ফিং, দুর্দান্ত সৈকত এবং ক্লিফ-ঝুলন্ত উলুওয়াতু মন্দিরের সাথে বালির সবচেয়ে দক্ষিণের প্রান্ত | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=সক্রিয় আগ্নেয়গিরি মাউন্ট বাতুর, অত্যাশ্চর্য পর্বত দৃশ্য, শীতল তাপমাত্রা এবং ফলের বাগান | নাম=অগুং পর্বত অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বালির সর্বোচ্চ পর্বত এবং বেসাকিহ মায়ের মন্দির | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= বালির দক্ষিণ অংশে ১৯৭০ সালে নির্মিত একটি রিসর্ট এলাকা এবং একটি দীর্ঘ সোনালি বালির সৈকত | নাম= নুসা লেম্বনগান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=সমুদ্রে উইন্ড সার্ফিং, ডাইভিং এবং স্নরকেলিংয়ের জন্য পরিচিত একটি দ্বীপ | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=তিনটি নুসা দ্বীপের মধ্যে সবচেয়ে বড়। এর অনন্য হিন্দু মন্দিরের সংগ্রহ, পাহাড়ের গঠন এবং উপহ্রদের মনোরম প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়ে | নাম=পশ্চিম বালি ন্যাশনাল পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বালির একমাত্র যথেষ্ট সুরক্ষিত প্রাকৃতিক এলাকায় ট্রেকিং, পাখি দেখা এবং ডাইভিং "স্বর্গ" শব্দটি বালির জন্য ব্যবহৃত হয়েছে। বন্ধুত্বপূর্ণ, অতিথিপরায়ণ মানুষ; একটি চমৎকারভাবে চাক্ষুষ এবং আধ্যাত্মিক সংস্কৃতি; এবং দুর্দান্ত সার্ফিং এবং ডাইভিং সহ দর্শনীয় সৈকতগুলি বালিকে ইন্দোনেশিয়ার শীর্ষ পর্যটকের আকর্ষণীয় করে তুলেছে। ইন্দোনেশিয়ায় বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক দর্শকদের বালি ছাড়া আর কোথাও যায় না। হিন্দুধর্ম প্রথম বালিতে খ্রিস্টপূর্ব ১০০ সালের প্রথম দিকে আবির্ভূত হয়, তবে যে কোনও অনন্য সংস্কৃতি বর্তমান দিনের কোনও বালি দর্শকের কাছে এতটাই স্পষ্ট যে এটি বালির দূরদর্শী অতীতের অতীতের উপাদানগুলির সাথে একত্রে প্রতিবেশী জাভা এর অন্তর্ভুক্ত। বালির উপরে জাভানিজ মাজাপাহিত সাম্রাজ্যের শাসন যখন ১৪ তম শতাব্দীতে জাভানিজের রাজা প্রধানমন্ত্রী গাজাহ মাডা বেদুলুতে বালির রাজাকে পরাজিত করেছিলেন তখন সম্পূর্ণ হয়। গ্রেট ব্রিটেন এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের যুক্তরাজ্য ইউকে) বেশিরভাগ ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের সমন্বিত একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র। এটি চারটি দেশের একটি রাজনৈতিক ইউনিয়ন ইংল্যান্ড উত্তর আয়ারল্যান্ড স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলস যার প্রত্যেকটিরই ভ্রমণকারীকে উপহার দেওয়ার জন্য কিছু অনন্য এবং আকর্ষণীয় বিষয় রয়েছে। ইউ কে হ'ল দেশীয় এবং অভিবাসী সংস্কৃতিগুলির বিচিত্র সংমিশ্রণ, যা আকর্ষণীয় ইতিহাস এবং গতিশীল আধুনিক আকর্ষণ উভয়েরই অধিকারী। এটি এমন এক দেশ, যার উদ্বেগপূর্ণ এবং বিপর্যয়কর জনপ্রিয় সংস্কৃতি, পাঁচটি বড় খেলা (গল্ফ, রাগবি, ক্রিকেট, লন টেনিস এবং অবশ্যই ফুটবল) সৃষ্টির করার জন্য এবং এমন একটি সংগীতের দৃশ্য যা বিশ্বের সেরা হতে পারে বলে পরিচিত। হাজার বছরের ইতিহাসের সাক্ষী পাথর বৃত্ত, দুর্গ, খড়ের কুটির এবং প্রাসাদ; এই দ্বীপগুলিতে অতীত জীবিত আসে। রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর লন্ডন সত্যিকারের মতো বিশ্বব্যাপী মহানগর, যা অন্য কারোর মতো নয় এবং দেশের অন্যান্য শহরগুলির অনেকের কাছে আকর্ষণীয় স্থান। তাদের নিখুঁত বৈচিত্র্য বুঝতে, জেনেটেল অক্সফোর্ডকে ব্রডিং এডিনবার্গের সাথে তুলনা করুন, ম্যানচেস্টার, মিউজিকাল লিভারপুল, খেলা-পাগল কার্ডিফ, বার্মিংহামের সাংস্কৃতিক গলনা বা নতুন বেলফাস্ট স্মরণ করার সময় এগুলি আইসবার্গের মূল কথা নয়। যদিও ব্রিটানিয়া আর তরঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করে না, এটি বিস্তৃত বিশ্বে ব্যাপক প্রভাবিত হতে থাকে এবং প্রতি বছর ৩০ মিলিয়নেরও বেশি দর্শনার্থীর অভ্যর্থনা জানায়। গ্রেট ব্রিটেন এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের যুক্তরাজ্যটি নিম্নলিখিত দেশসমূহ এবং অঞ্চলগুলি নিয়ে গঠিত একটি ইউনিয়ন: | region1description=আকারের দিক থেকে এবং জনসংখ্যার দিক থেকে যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় দেশ। "সবুজ এবং মনোরম ভূমি" এটি হতে পারে, ইংল্যান্ডের তবুও বিশ্বের সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ এবং অনুপ্রেরণামূলক শহর রয়েছে, যা গ্রামাঞ্চল, গ্রামের সবুজ এবং ঐতিহ্যবাহী পৃষ্ঠপোষকতার "মেরি ইংল্যান্ড" পাশাপাশি রয়েছে। | region2description=দ্বিতীয় বৃহত্তম আবাসিক দেশটি গ্রেট ব্রিটেনের উত্তর তৃতীয় অংশ দখল করে। ব্যাগপাইপস, কেটস এবং হাগিস মনে পড়তে পারে তবে দ্বীপপুঞ্জের দূরবর্তী সৌন্দর্য, লোভল্যান্ডের মহাজাগতিক কৌতূহল এবং সত্যিকারের বন্য হাইল্যান্ডের নির্জন প্যানোরামাগুলি অপরিবর্তনীয় ভাবেই স্কটল্যান্ডকে প্রকাশ করে | region3description=গ্রেট ব্রিটেনের এই পার্বত্য পশ্চিমা উপদ্বীপে একটি প্রাচীন সেলটিক ভাষা এবং সংস্কৃতি, পাহাড়, উপত্যকা এবং উপকূলের দর্শনীয় দৃশ্য, শিল্প ঐতিহ্য এবং ইউরোপের কয়েকটি চিত্তাকর্ষক প্রতিরক্ষামূলক দুর্গ রয়েছে। | region4description=আয়ারল্যান্ড দ্বীপের উত্তর-পূর্ব অংশে আলস্টার এর আইরিশ প্রদেশের নয়টি কাউন্টির মধ্যে ছয়টি রয়েছে। ঐতিহ্যবাহী পর্যটন পথ বন্ধ থাকা সত্ত্বেও, উত্তর আয়ারল্যান্ড একটি বর্ণময় ইতিহাস, ব্যতিক্রমী প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, দ্রুত বিকাশকারী শহরগুলি এবং উষ্ণতার সাথে বাসিন্দাদের স্বাগত জানায় মুকুট নির্ভরতা এবং বিদেশের অঞ্চল ব্রিটিশ ক্রাউন নির্ভরতা এবং বিদেশের অঞ্চল যুক্তরাজ্যের অধীনে অ-সার্বভৌম অঞ্চল। তবে তারা ইউকে বা (জিব্রাল্টার বাদে) ইইউ-এর অংশ নয় এবং বেশিরভাগ স্ব-শাসনক্ষম। | region1items গর্ন্সি অলডারনি হার্ম এবং সার্ক জার্সি]] | region1description ফ্রান্স উপকূলে ছোট দ্বীপগুলি, একটি অনন্য অ্যাংলো-নরম্যান সংস্কৃতি এবং করের আশ্রয় স্থিতি সহ। দ্বীপপুঞ্জের তুলনামূলকভাবে উষ্ণ জলবায়ু রয়েছে এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের অনেকগুলি প্রতিকৃতি রয়েছে। | region2description=আইরিশ সাগরে গ্রেট ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ডের মধ্যে একটি ছোট দ্বীপ, যার নিজস্ব সেলটিক ভাষা এবং রীতিনীতি রয়েছে। বার্ষিক টিটি মোটরসাইকেলের ঘোড়দৌড়, বিশ্বের প্রাচীনতম সংসদ, লেজহীন বিড়াল এবং তিন পায়ের পতাকার জন্য পরিচিত। যুক্তরাজ্যের বিদেশের অঞ্চলগুলিতে রয়েছে আক্রোটারি এবং ঢেকেলিয়া অ্যাঙ্গুইলা বারমুডা ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিকা ব্রিটিশ ভারত মহাসাগর অঞ্চল ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ কেম্যান দ্বীপপুঞ্জ ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ জিব্রাল্টার মন্টসারেট পিটকার্ন দ্বীপপুঞ্জ সেন্ট হেলেনা, অ্যাসেনশন এবং ত্রিস্তান দা কুনহা দক্ষিণ জর্জিয়া এবং দক্ষিণ স্যান্ডউইচ দ্বীপপুঞ্জ এবং তুর্কস ও কাইকোস দ্বীপপুঞ্জ]]। যেহেতু এগুলির বেশিরভাগই যুক্তরাজ্য থেকে পৃথক অভিবাসন নিয়ম এবং খুব আলাদা জলবায়ু এবং ভ্রমণের ব্যবস্থা রয়েছে তাই এগুলি পৃথক নিবন্ধে আচ্ছাদিত। যুক্তরাজ্যের অনেক শহর এবং নগর ভ্রমণকারীদের আগ্রহের স্থান। নিচে নয়টি শহরের একটি তালিকা রয়েছে অন্যরা তাদের নির্দিষ্ট অঞ্চলের নিচে তালিকাভুক্ত: ইম্ফল হ'ল উত্তর-পূর্ব ভারতের মণিপুরের রাজধানী শহর। এটি একটি তুলনামূলকভাবে ছোট শহর তবে উন্নত শহর যা বহু ভ্রমণকারী ভ্রমণ করে। প্রায় ৮০০ মিটার গড় উচ্চতা সহ, ইম্ফালের বেশিরভাগ ভারতীয় অঞ্চলের চেয়ে শীতল এবং আরও মনোরম জলবায়ু রয়েছে। এখানে শীতকালে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে নামতে পারে। গ্রীষ্মকালকাল অনেক বেশি আর্দ্র থাকে এবং জুন ও জুলাই মাসে বর্ষার বৃষ্টিপাতের সাথে বেশি আর্দ্র থাকে (মশার স্প্রে সঙ্গে রাখুন)। বৃষ্টিপাত শহরটিকে সবুজ রঙিন করে দেয় বলে অক্টোবর মাস শহরটি ভ্রমণের জন্য আদর্শ সময়। [[ইম্ফাল শহরটি এয়ার ইন্ডিয়া, ইন্ডিগো এবং এয়ার এশিয়া দ্বারা কলকাতা এবং গুয়াহাটি এর সাথে সংযুক্ত। ব্যাংককের উদ্দেশ্যে উড়ানগুলি কলকাতা হয়ে যায়। ইম্ফল ভারতের রেল নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত নয়। আপাতত নিকটতম রেলস্টেশনটি হল নাগাল্যান্ড এর ডিমাপুর স্টেশন। ইম্ফালে পৌঁছনোর জন্য ডিমাপুর স্টেশন থেকে প্রায়-ঘণ্টা বাসের যাত্রা করতে হয়। তবে ইম্ফালের জন্য একটি রেলস্টেশন নির্মিত হচ্ছে এবং নতুন লাইনটি ২০২০ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। সড়কপথে মণিপুরের প্রতিবেশী রাজ্যগুলির সাথে ইম্ফল ভালভাবে সংযুক্ত রয়েছে, যেখানে অনেকগুলি বাস রুট রয়েছে। নাগাল্যান্ড এর কোহিমা]]ও দিমাপুর এবং আসাম এর গুয়াহাটি]]তে যাতায়াতের জন্য প্রতিদিনের বাস পরিষেবা রয়েছে। ভুটানের রয়েল কিংডম উত্তরের চীন, পূর্বে অরুণাচল প্রদেশ, পশ্চিমে সিকিম এবং দক্ষিণে আসাম ও পশ্চিমবঙ্গ সীমান্তে অবস্থিত পূর্ব হিমালয় পর্বতমালায় অবস্থিত। ভুটান থান্ডার ড্রাগনের ল্যান্ড হিসাবে পরিচিত। এটি চীন ও ভারতের তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের মধ্যে শক্তিশালী হিমালয়ের মাঝামাঝি একটি ছোট্ট দেশ। এটি নিম্ন হিমালয় পর্বতমালার পূর্ব চরম অঞ্চলে অবস্থিত। প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের কারণে, ভুটান পর্যটনের চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। অসাধারণ প্রাকৃতিক টোগোগ্রাফি ছাড়াও, বেশিরভাগ দর্শনার্থীর কাছে দেশের চাপানো চিত্র হ'ল সংস্কৃতি এবং traditionতিহ্যের দৃ strong় বোধ যা এই রাজ্যকে আবদ্ধ করে এবং এর বৃহত প্রতিবেশীদের থেকে স্পষ্টতই আলাদা করে তোলে। বিশ্বের একমাত্র বজ্রায়ণ বৌদ্ধ জাতি এই traditionতিহ্যের অতিশক্তিবোধী তান্ত্রিক শিক্ষাগুলি ভালভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে এবং জীবনের সমস্ত রাজ্যে একটি শক্তিশালী প্রভাব প্রয়োগ করে। অপ্রচলিত পরিবেশ এবং একটি শান্তিপ্রিয় সমাজের কারণে, ভুটানের রাজ্যটিকে "শেষ শ্যাংগ্রি-লা" হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে। ভুটানকে সমৃদ্ধ heritageতিহ্য এবং সংস্কৃতির সাথে বৌদ্ধ দেশগুলির সর্বশেষ প্রতিনিধিত্ব করে, সর্বশেষ সংগ্রিলা বলা হয়। ভুটান ট্যুর প্যাকেজগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে বিখ্যাত। ভুটান তার সবুজ বন, বরফ appাকা পাহাড়, কলা এবং আর্কিটেকচার, অতুলনীয় সংস্কৃতি এবং traditionতিহ্যের জন্য বিখ্যাত এবং দর্শনীয় মনোরম দৃশ্য ভুটানের গর্বের এমন কিছু বিরল উপহার যা তারা সমগ্র বিশ্বকে উপহার দেয়। ডিমাপুর হ'ল উত্তর-পূর্ব ভারতের নাগাল্যান্ড রাজ্যে অবস্থিত একটি শহর। ডিমাপুর ট্রেন বা বাস ব্যবস্থার সাথে যুক্ত। এটি এই অঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রেল স্টেশন। ডিমাপুর থেকে নয়াদিল্লি কলকাতা বেঙ্গালুরু এবং চেন্নাই পর্যন্ত সরাসরি ট্রেন রয়েছে। গ্রিন পার্ক- চারপাশে সুন্দর হ্রদ সহ একটি সুন্দর জায়গা। | বিবরণ=ডিমাপুরের প্রাচীনতম রেস্তোঁরাগুলির মধ্যে একটি হল প্লাজা ১ যেটি খুব স্বল্প দামে, ব্রিজে, নে-লি ইত্যাদিতে ভারতীয় খাবারগুলি সহ বিভিন্ন প্রকারের খাবার সরবরাহ করে। | বিবরণ=সঠিক দামে বিভিন্ন ধরণের চাইনিজ খাবার সরবরাহ করে। | নাম=স্কাই ওয়াই২ ভিউ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=০৯৭৭৪২ ৬২৯৪৫ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=রেস্তরাঁতে বিভিন্ন ধরনের খাবারের ব্যবস্থা আছে। এখানে ওয়াইন, নিরামিষ খাবার পাওয়া যায়, বিয়ার, বুফে খাবার, লেট নাইট খাবার, স্যালাড বার ও হালাল খাবার পাওয়া যায়। কঠোর খ্রিস্টান পুনর্জীবন রাজ্য হওয়ায় নাগাল্যান্ড সরকারীভাবে অ্যালকোহলের সমস্ত বিক্রয় নিষিদ্ধ করেছে। তবে এটি কালোবাজারে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়। | নাম=হোটেল সরমতি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=০৮৭৮৭৬ ৪০৩৪০ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন=১২:০০ প্রস্থান=১২:০০ মূল্য=₹৩,৫০০ (১ জন/প্রতিদিন) | বিবরণ=চার তারকা হিসাবে বিবেচিত সমস্ত সুবিধা রয়েছে, হোটেল ট্রাগোপান, হোটেল সেন্টি, হোটেল নে-লি | নাম=হোটেল আকেশা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=০৩৮৬২ ২৩৭ ১০২ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন=১২:০০ প্রস্থান=১২:০০ মূল্য=১৩৪৪ (১ জন/প্রতিদিন) * ১৮৩৯ সাল থেকে উত্তর গোলাঘাট প্রাচীনতম নগর কেন্দ্রগুলির একটি এবং আসাম এর প্রশাসনিক বিভাগ। * ডিমাপুর রেল বা বাসের মাধ্যমে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ শহরের সাথে সংযুক্ত। গুয়াহাটি গোলাঘাট ইম্ফল কোহিমা জোড়হাট তিনসুকিয়া এবং আরও কয়েকটি শহরের জন্য বাস পরিষেবা রয়েছে ডিমাপুর থেকে। দুবাই আরবি: دبي) আরব উপদ্বীপের একটি বিশ্বব্যাপী মহানগর এবং বৈশ্বিক শহর। শহরটি বিশ্বের দশটি জনপ্রিয় ভ্রমণকেন্দ্রগুলির মধ্যে একটি। শহরটিকে মধ্য প্রাচ্যের অন্যতম আধুনিক এবং প্রগতিশীল শহর হিসাবে বিবেচনা করা হয় অবশ্যই আরব বিশ্বে এবং কখনও কখনও ঐতিহাসিকভাবে স্বর্ণের বাণিজ্য কেন্দ্র হিসাবে মরুভূমি থেকে একটি বিলাসবহুল শহরে রূপান্তরিত হওয়ার কারণে এটি "সোনার শহর" নামেও পরিচিত। দুবাইকে মধ্য প্রাচ্যের বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসাবেও বিবেচনা করা হয়, এটি একটি বৈশ্বিক পরিবহণের কেন্দ্র এবং অনেক বড় উদ্ভাবনী নির্মাণ প্রকল্প এবং ক্রীড়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। বিশ্বজুড়ে বিলাসবহুল দ্বীপপুঞ্জ, বিশ্বমানের বিলাসবহুল হোটেল এবং বিশ্বের কয়েকটি বৃহত্তম এবং অসাধারণ আধুনিক শপিংমল'সহ উচ্চাভিলাষী উন্নয়ন প্রকল্পের পাশাপাশি বিশ্বের উঁচু বিল্ডিং বুর্জ খলিফা'সহ এই শহরটি আকাশচুম্বী ভবন দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। | region1description=পুরাতন আর্থিক কেন্দ্র, আজ এক ঝামেলা-বিহীন বাণিজ্যিক – আবাসিক জেলা, পুরাতন স্যুক সহ। | region2description=দুবাই খাঁড়ির দক্ষিণ পাশের একটি ঐতিহাসিক জেলা এবং আব্রাস থেকে স্যুক ভাসমান রেস্তোরাঁ বিখ্যাত খাঁড়িরটির আকর্ষণ। | region3description= আবাসিক এবং পর্যটনকেন্দ্রগুলির এক বিচিত্র মিশ্রণ। এটি ইউরোপীয় স্থাপত্য এবং নকশা দ্বারা প্রভাবিত। জুমেইরাহ সৈকতে সহজেই প্রবেশের কারণে পশ্চিমা দেশগুলির খুবই জনপ্রিয়। জুমেইরাহ সৈকত, দুবাই মেরিনা এবং জুমেইরাহ রোড হল শীর্ষ আকর্ষণ। মেরিনা আকাশচুম্বী ভবন দ্বারা পূর্ণ একটি মেগা-উন্নয়ন। দুবাই মল এবং বুর্জ খলিফা দুবাইশহররে মূল কেন্দ্রে অবস্থিত, যা জুমেইরাহ এবং দুবাইয়ের বাকী শহরতলির মধ্যে অবস্থিত। | region4description=মেগা মনুষ্যনির্মিত বন্দর, নতুন বিমানবন্দরের অবস্থান, দুবাই ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল, এক্সপো ২০২০-এর স্থান এবং পাম জেবেল আলীর প্রবেশের স্থান। | region5description=উপকূল এবং হাট্টা থেকে অভ্যন্তরীণ দুবাই শহরতলি ওমান সীমান্তে বিস্মৃত। দুবাই পুরানো এবং নতুন, ঐতিহ্যবাহী এবং আধুনিকের মিশ্রণ। পুরানো ঐতিহ্যবাহী সূর্য এবং ঐতিহাসিক ভবনগুলি (বর্তমানে সাংস্কৃতিক কারণে বা ইতোমধ্যে জাতীয় ঐতিহ্যের অংশ হিসাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে) থেকে আধুনিক দুবাইয়ের অপ্রতিরোধ্য শপিংমল, অবিশ্বাস্য কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জ এবং দৈত্য আধুনিক আকাশচুম্বী ভবন, যার মধ্যে বিশ্বের উচ্চতম ভবন অন্তর্ভুক্ত, দুবাই নিজেই একটি বিশ্ব এবং বিস্ময়কর আকর্ষণের প্রচুর উপাদান নিয়ে গঠিত। এই শহরে অসংখ্য জাদুঘর এবং ঐতিহাসিক ভবন রয়েছে, তবে দুবাই যাদুঘরটি অবশ্যই আমিরাতে প্রথমবারের ভ্রমণকারীদের দেখার জন্য উপযুক্ত বিষয়। এটি দুবাই, তার লোক এবং তাদের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের পুরানো জীবন সম্পর্কে একটি ঝলক সরবরাহ করে। অন্যান্য বেশ কয়েকটি জাদুঘর নিকটবর্তী শারজায় অবস্থিত। কংক্রিট জঙ্গল হিসাবে দুবাইয়ের ন্যায্য খ্যাতি রয়েছে, তবে শহরটির মধ্যে সাফারি পার্কের মতো সুন্দর সবুজ রঙের স্থান রয়েছে। নগরীর উদ্যানগুলি আধুনিক এবং খুব সু-রক্ষণাবেক্ষণের সাথে জুমেইরাহের সবচেয়ে জনপ্রিয় অবস্থিত। | নাম=আবরা রাইড অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=শীতল আবহাওয়াতে এবং শহরের আলোগুলি উপভোগ করার জন্য রাতের সেরা কাজ। আবরায় ব্যক্তিগত ভ্রমণের জন্য গাড়ি ভাড়া করা যেতে পারে (ড্রাইভারের সাথে আলোচনার জন্য দামের জন্য, তবে সাধারণত খুব সস্তা)। পরিষ্কার দিনে সূর্যাস্তের সময় এটি বেশ জনপ্রিয় একটি ক্রিয়াকলাপ, বিশেষত যদি চালক খাঁড়ির দুপাশে কাঠামোগুলি নিয়ে গল্প'সহ ভ্রমণ করতে সক্ষম হন। কেবলমাত্র নিশ্চিত হয়ে নিন যে ব্যক্তি প্রতি ভাড়া ভ্রমণের শুরুতেই নির্ধারিত হয়ে গেছে, অন্যথায় আপনি খুব ব্যয়বহুল ক্রস-নদী ভ্রমণ বা জনাকীর্ণ ব্যক্তিগত ভ্রমণ করতে হতে পারে। | নাম=সৈকত এবং সমুদ্র অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=দুবাইতে বিশ্বের বেশিরভাগ শুভ্র এবং বেলেপাশের সমুদ্র সৈকত থাকার কারণে অবিরাম ওয়াটার স্পোর্টের সুযোগ রয়েছে। শীতকালে মহাসাগরের তাপমাত্রা ২২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড থেকে গ্রীষ্মে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস অবধি থাকে, খুব কম ঢেউের তরঙ্গ বিরতি আছে এবং প্রবল বাতাস সাঁতার কাটাতে অসুবিধা করতে পারে। জলটি খুব লবণাক্ত তাই অনেকে তাদের হোটেল সুইমিং পুল ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। পামস এবং দ্য ওয়ার্ল্ডের জন্য সাগরের মাঝে নির্মাণ কাজ দ্বারা ডাইভিং কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে; ফলস্বরূপ, নিরাপদ স্থানে পৌঁছানোর জন্য দীর্ঘ নৌকা ভ্রমণের প্রয়োজন। | নাম=উটের রেসের ট্র্যাক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=শীতকালে বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবারে দৌড় প্রতিযোগিতা'সহ একটি অস্বাভাবিক আকর্ষণীয় স্থান। আপনি দৌড়গুলি দেখতে পারেন এবং প্যাডকসগুলি দেখার সুযোগ পাবেন। বিক্রেতারা পুঁতি থেকে কম্বল পর্যন্ত সমস্ত কিছু বিক্রি করে, তাই আপনি জিনিসপত্র ক্রয় করতে পারেন। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা=লেভেল ২৫, বুর জুমান বিজনেস টাওয়ার, খলিফা বিন জায়েদ রোড; পিও বাক্স ১২৪৪০০ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা= ভিলা নং ৩৬ এবং ১৪৫ আবদুল্লা হুসেন আল মালিক ভিলা ১২৩/৩ স্ট্রিট, আবু হাইল রোড আল ওয়াহেদ, দেইরা; পিও বক্স ৪৩৬৬| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা=১৯তলা জুমেইরাহ আমিরাত টাওয়ার (বিজনেস টাওয়ার শেখ জায়েদ রোড; পোস্ট অফিস বক্স অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=+৯৭১ ৪ ৪০৪-৮৪৪৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | সময়সূচী=রবিবার- বৃহস্পতিবার ০৮:০০-১২:০০ ও ১৩:০০-১৬:০০; রবিবার- বৃহস্পতিবার ০৮:০০-১৪:০০ রমজান মাসে। কেবল অ্যাপ দ্বারা মূল্য= | ঠিকানা=ভিলা নং -১৪, স্ট্রিট ৮, কমিউনিটি ৩৫৭, উম্ম আল শেফ স্ট্রিট, সাফা ২ অঞ্চল অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=+৯৭১ ৪-৩৯৪৪৭৩৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স=+৯৭১ ৪-৩৯৫২২০৭ | সময়সূচী=রবিবার- বৃহস্পতিবার ০৮:৩০-১২:০০ মূল্য= | ঠিকানা=আল হামারিয়ার, খালেদ ইবনে আল-ওয়ালিদ স্ট্রিট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | সময়সূচী=রবিবার-বৃহস্পতিবার ০৯:০০ ১৫:০০ মূল্য= | ঠিকানা=দেইরা, আল ওয়াহেদ, কমিউনিটি ১৩২, রাস্তার নং ৬, ভিলা নং ১ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা=৩২এফ হাবটুর বিজনেস টাওয়ার, দুবাই মেরিনা, জুমেইরাহ সৈকত আরডি; পিও বক্স ৩৩ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=দুবাই মেরিনা মেট্রো স্টেশনের নিকটে গ্র্যান্ড হাব্তুর হোটেলের সামনে | সময়সূচী=প্রতিদিন সকাল ৮:৩০ থেকে দুপুর ১২:৩০ মূল্য= | নাম=জার্মানি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=জুমেইরা ১, ৮ 'এ' স্ট্রিট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=+৯৭১ ৪ ৩৪৮ ৮৮৮৮ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | সময়সূচী=রবিবার বৃহস্পতিবার সকাল ০৮:০০- দুপুর ১২:০০ মূল্য= | ঠিকানা= আল হামারিয়া, ডিপ্লোমেটিক এনক্লাভা, বুর দুবাই; পিও বক্স ৭৩৭| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | সময়সূচী=রবিবার-বৃহস্পতিবার সকাল ৮:৩০- বিকাল ৪:৩০ মূল্য= সংযুক্ত আরব আমিরাত বা আমিরাত পারস্য উপসাগরের প্রবেশ পথে অবস্থিত ইতিহাস ও সংস্কৃতি সমৃদ্ধ একটি দেশ। এটি মধ্য প্রাচ্যে ভ্রমণের জন্য একটি সহজ সূচনা বিন্দু হিসাবে কাজ করে। সংযুক্ত আরব আমিরাত সাতটি আমিরাতের একটি ফেডারেশন: | region6name=রাঃ আল খাইমাহের আমিরাত এখন পর্যন্ত এর মধ্যে বৃহত্তম হ্ল আবু ধাবি যদিও সম্ভবত সবচেয়ে বেশি পরিচিত হল দুবাই]]। সংযুক্ত আরব আমিরাত জুড়ে একাধিক শহর, নগর এবং গ্রাম রয়েছে। সাত আমিরাতের সাতটি রাজধানী প্রতিটি নিজ নিজ আমিরাতের প্রধান শহর এবং প্রধান কেন্দ্র গঠন করে। অন্যান্য বিখ্যাত গন্তব্যগুলির মধ্যে নিম্নলিখিতগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে: দেশটির আকার ছোট (জামাইকার আকারের) হওয়া সত্ত্বেও, বিশ্বের বেশ কয়েকটি প্রাচীন শহর লেবাননে রয়েছে। অনেক দুর্দান্ত ভ্রমণের গন্তব্যস্থল রয়েছে এই ছোট দেশটিতে। মধ্য প্রাচ্যের অন্যান্য অংশে আঙ্গুরের ক্ষেত, নাইটক্লাব এবং স্কি রিসর্ট খুঁজে পাওয়া শক্ত হলেও লেবানন এগুলি পর্যাপ্ত ভাবে রয়েছে। লেবাননের রান্নায় মধ্যপ্রাচ্যের বেশিরভাগ প্রসিদ্ধ খাবারের আস্বাদন পাওয়া যাবে। দেশটি ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলরেখার সাথে সমান্তরালভাবে চলমান দুটি পর্বতমালা দ্বারা চিহ্নিত। মাউন্ট লেবানন সমুদ্রের নিকটবর্তী এবং ট্রান্সভার্স উপত্যকা এবং গিরিখাত দ্বারা উত্তর থেকে দক্ষিণে বিভক্ত। ভূমিদৃশ্যের বেশিরভাগই গুহাসহ পাহাড়ি এবং অসমতল। ঘন ঘন জলের প্রবাহ দেখা যায়, যা চাষ এবং প্রাকৃতিক উদ্ভিদের জন্য আদর্শ পরিবেশ। অ্যান্টিলেবানন লেবানন পর্বতমালার সমান্তরালে পূর্ব দিকে অবস্থিত এবং সিরিয়ার সাথে সীমান্তের অংশ গঠন করে। ওরন্টস এবং লিটানি নদী পেরিয়ে বেকা উপত্যকাসহ প্রচুর সমতলভূমি রয়েছে। নিওলিথিক যুগ থেকেই লেবাননের একটি দীর্ঘ এবং জটিল ইতিহাস রয়েছে। লেবাননকে পাঁচটি অঞ্চলে ভাগ করা যায়: | region2description=লেবাননের পূর্ব সীমান্তের সিরিয়া নিকটে বালকব্যাক শহরটির আশেপাশের অঞ্চল। | region3description বাইব্লস এবং জৌনিহ শহর সহ একটি পাহাড়ী অঞ্চল। | region5description ইসরায়েল এর সীমান্তে লেবাননের একটি অঞ্চল এবং টায়ার এবং সিডন শহর এখানে অবস্থিত। লেবাননের অনেক শহরে ইংরেজি নাম রয়েছে যা তাদের আরবি নামগুলির চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে পৃথক; আরবি নামের রোমান সংস্করণগুলি নিচে বন্ধনীতে দেওয়া হয়েছে। নির্দেশক ধরন city নাম বৈরুত অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3820 রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর নির্দেশক ধরন city নাম বালাবেক অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q178835 একটি ফোনিশীয়ান ও রোমান প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান নির্দেশক ধরন city নাম বাইব্লোস অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q173532 জৌবিল প্রচুর অবশেষ, দুর্গ এবং জাদুঘর সহ আরও একটি শহর নির্দেশক ধরন city নাম জেজিন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q25910 গ্রীষ্মের প্রধান অবলম্বন এবং দক্ষিণ লেবাননের পর্যটন কেন্দ্র নির্দেশক ধরন city নাম জুনিহ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q26155 এটি সমুদ্র উপকূলের রিসর্ট এবং নাইটক্লাবের জন্য পরিচিত নির্দেশক ধরন city নাম সিডন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q163490 সাইদা প্রচুর মধ্যযুগীয় অবশেষ নির্দেশক ধরন city নাম ত্রিপোলি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q168954 ট্রাবলাস এখনও জন-পর্যটন দ্বারা অপ্রকাশিত নির্দেশক ধরন city নাম টায়ার অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q82070 টক রোমান হিপোড্রোম সহ বেশ কয়েকটি প্রাচীন স্থান রয়েছে, যা একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান]] নির্দেশক ধরন city নাম জাহেলে অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q26569 বেকা উপত্যকার রাজধানী | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= এখানে লেবাননের কবি খলিল জিবরানের বাড়ি। | নাম= দেইর আল-কামার| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=চৌফ জেলার ঐতিহ্যবাহী গ্রাম। মণিপুর উত্তর-পূর্ব ভারতের একটি রাজ্য। এটি পশ্চিমে আসাম, উত্তরে নাগাল্যান্ড, পূর্বে মায়ানমার (বার্মা) এবং দক্ষিণে মিজোরামের সীমান্ত দ্বারা ঘেরা। মণিপুর বিস্তৃতভাবে সমতল জেলাগুলিতে (ইম্ফল পূর্ব, ইম্ফল পশ্চিম, বিষ্ণুপুর, থৌবাল) এবং পার্বত্য জেলাগুলিতে (উখরুল, তামেংলং, চান্দেল, চূড়াচাঁদপুর, সেনাপতি) বিভক্ত। mdash; মণিপুর রাজ্যের রাজধানী শহর mdash; উখরুল/হুনফুন উখরুল জেলার একটি ছোট শহর। এই শহরটি উখরুল জেলার প্রশাসনিক সদর দফতর। mdash; থাইল্যান্ডের দিকে ত্রিপক্ষীয় মহাসড়ক এশিয়ান সুপারহাইওয়ে শুরু হয়েছে এখানে। mdash; পচনশীল উদ্ভিদ উপাদান এবং লোহটক হ্রদের বাস্তুতন্ত্রের অংশের কারণে একটি ভাসমান উদ্যান। এটি বিপন্ন এল্ডের হরিণ বা ব্রো-এন্টিলেড হরিণ (সংঘাই) এর প্রাকৃতিক বাসস্থান রয়েছে। এখানে বিভিন্ন ধরণের স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, উভচর এবং সরীসৃপ রয়েছে। mdash; উখরুলের নিকটে অবস্থিত, বাঘ এবং চিতাবাঘ এবং ব্লাইথের ট্রাগোপনের মতো বিভিন্ন বিরল পাখির প্রজাতি রয়েছে। বর্ষা মৌসুমে শিরুই চূড়াটি বিদেশি শিরুই লিলির ফুলে পরিপূর্ণ থাকে উত্তর-পূর্ব ভারত সাতটি ছোট রাজ্য নিয়ে গঠিত যা বাংলাদেশ ভুটান চীন এবং মিয়ানমার দ্বারা বেষ্টিত। এখানে উল্লেখযোগ্য নয়টি শহরের নাম দেয়া রয়েছে। — মিজোরাম বৃহত্তম শহর ও রাজধানী — অরুণাচল প্রদেশ এর রাজধানী — উদয়পুরের নিকটে অবস্থিত, ত্রিপুরার এই শহরটি হল ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরের বাড়ি — নাগাল্যান্ডের একটি জেলা এবং শহর। এখান থেকে সরমাটি পর্বতের দুর্দান্ত দৃশ্য দেখা যায়। # এই মাসসহ আগামী দুই মাস (ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি) ও মার্চ মাস থেকে প্রকল্প চালু না হওয়া পর্যন্ত বাংলা উইকিভ্রমণে কর্মকান্ড থাকতে হবে। এই সময়ে প্রতি মাসে অন্তত ৩ জন অবদানকারীর সম্পাদনা ১০টি+ হতে হবে। (যেমন: এই মাসে Ferdous, Tahmid02016, IqbalHossain ভাইয়ের ১০টি+ সম্পাদনা আছে। এই রকম প্রতিমাসে কারো না কারো মোট তিন জনের থাকতে হবে) Warning এই টেমপ্লেটটির কিছু অংশ অনুবাদ করা প্রয়োজন। পশ্চিমবঙ্গ ব্যবহারকারী দলের পক্ষ থেকে আহ্বান আগামী বর্ষের কার্যকলাপের জন্য র‍্যাপিড গ্র্যান্টের আবেদন ০৭:১৫, ১৬ অক্টোবর ২০১৯ (ইউটিসি) উখরুল/হুনফুন একটি শহর, যেটি ভারতের মণিপুর রাজ্যের উখরুল জেলার প্রশাসনিক সদর দফতর। শহর থেকে ১০-১৫ কিলোমিটার দূরে সিরোহি জাতীয় উদ্যান অবস্থিত। [[ইম্ফাল এয়ার ইন্ডিয়া, এয়ার এশিয়া এবং ইন্ডিগো মত বিমান সংস্থা দ্বারা বেঙ্গালুরু, দিল্লি কলকাতা এবং গুয়াহাটি এর সাথে সংযুক্ত। ইম্ফাল আন্তঃরাজ্য বাস টার্মিনাস থেকে একটি ট্যাক্সি বা মিনিভ্যানে করে বিমানবন্দরে পৌঁছতে প্রায় তিন ঘণ্টা সময় লাগে। ২০২ নং রাজ্য মহাসড়ক উখরুল এবং ইম্ফলকে সংযুক্ত করে। বৃষ্টিপাতের সময় রাস্তাটি কর্দমাক্ত এবং ভূমিধসের শিকার হয়। ইম্ফাল আন্তঃরাজ্য বাস স্টেশন থেকে শেয়ার ট্যাক্সি/মিনিভ্যানের ভাড়া দাম ₹১৫০ টাকা। শিরোই উৎসব চলাকালীন (সম্ভবত মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হওয়া) একটি বাস থাকতে পারে। | নাম=শিরুই জাতীয় উদ্যান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=উখরুলের নিকটে অবস্থিত, বাঘ এবং চিতাবাঘ এবং ব্লাইথের ট্রাগোপনের মতো বিভিন্ন বিরল পাখির প্রজাতি রয়েছে। বর্ষা মৌসুমে শিরুই চূড়াটি বিদেশি শিরুই লিলির ফুলে পরিপূর্ণ থাকে | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= এখানে কাস্টমাইজড ক্যাম্পিং, ট্রেকিং এবং সাইক্লিং ট্যুর ক্রিয়াকলাপ সরবরাহ করে এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে তথ্য এবং গ্রাম অতিথি নিবাস আপনাকে সহায়তা করতে পারে। আপনি এগুলি থেকে ক্যাম্পিংয়ের সরঞ্জাম এবং সাইকেল ভাড়াও নিতে পারেন। গোয়া ভারতের পশ্চিম উপকূলে একটি রাজ্য, একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস'সহ প্রাক্তন পর্তুগিজ উপনিবেশ। প্রায় ১৪ লক্ষ জনসংখ্যা নিয়ে ৩,৭০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত গোয়া ভারতীয় মান অনুসারে ছোট রাজ্য। এটিতে ভারতীয় এবং পর্তুগিজ সংস্কৃতি এবং স্থাপত্যের একটি অনন্য মিশ্রণ রয়েছে, যা প্রতি বছর আনুমানিক ২৫ লক্ষ দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে (প্রায় ৪,০০,০০০ জন বিদেশি পর্যটক'সহ)। | region1items বারদিজ বিচলিম পের্নেম পণ্ডা সাত্তারী তিশওয়াদি ধরবানদা | region2items ক্যানাকোনা মর্মুগাও কোপিম স্যালসেট সাঙ্গুয়েম]] গোয়া ভারতের সবচেয়ে বেশি ব্যয়বহুল রাজ্যগুলির মধ্যে অন্যতম। যা নভেম্বর থেকে মার্চের শেষের দিকে স্থায়ী পর্যটন মরশুমে দাম খুব বেশি থাকে। বিশেষত ডিসেম্বরে, পাঁচতারা হোটেলের ভাড়া প্রতি রাতে প্রায় ২০,০০০ ৩৫,০০০ টাকা থেকে শুরু করে। সমস্ত পর্যটন স্থানে শীর্ষ পর্যটন মরশুমে বেশি টাকা নিয়ে থাকে। দক্ষিণ গোয়া ভারতের গোয়া রাজ্যের দক্ষিণ অংশ নিয়ে গঠিত। ভাস্কো দা গামা শহরে অবস্থিত ডাবলিম বিমানবন্দরটি গোয়ার একমাত্র বিমানবন্দর। চিল্কা হ্রদ টি ওড়িশা]]র খুরদা, গঞ্জম এবং পুরী জেলা জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে। বালুগাঁও এবং রামভা হ্রদের প্রবেশদ্বার হিসাবে পরিচিত দুটি প্রধান শহর। এটি এশিয়ার বৃহত্তম লবণ-জলাশয় এবং একটি বেলে বালুচর দ্বারা বঙ্গোপসাগর থেকে পৃথক। নাশপাতি আকৃতির হ্রদটি ১,১০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে এবং লোনা জলের কাছাকাছি জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণিকুল একটি পরিসীমা সঙ্গে একটি অনন্য বাস্তুতন্ত্র খুঁজে পেয়েছে। স্থানীয় এবং পরিযায়ী উভয়ই পাখির জীবনের চিত্তাকর্ষক বিন্যাস পাখি পর্যবেক্ষণের জন্য শান্ত চিল্কাকে ভারতের অন্যতম সেরা জায়গা করে তুলেছে। চিল্কা হ্রদটি রামসার কনভেনশনের আওতায় আন্তর্জাতিক গুরুত্বের জলাভূমি হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অটোরিকশা এবং সাইকেল রিকশা পাওয়া যায়। পাখির অভয়ারণ্যের নিকটে আউটবোর্ড মোটর ব্যবহারের অনুমতি না থাকলেও স্থানীয় নৌকা পরিষেবা এবং ওড়িশা পর্যটন উন্নয়ন কর্পোরেশনের মোটরবোটগুলি দ্বীপে প্রবেশের জন্য উপলব্ধ। | বিবরণ=কালীজাই দেবীর বাসস্থান। দেবীর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে জানুয়ারীতে মকর মেলার (মকর সংক্রান্তির সময়) তীর্থযাত্রীরা এখানে আসেন। বরকুল থেকে খুব কাছে অবস্থিত। | নাম=পাখি দ্বীপ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=পাখিদের তাদের প্রাকৃতিক আবাসে দেখুন। | নাম=মঙ্গলাজোড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=একটি প্রাক্তন শিকারী গ্রাম, যা একটি সম্প্রদায় মালিকানাধীন বন্যপ্রাণী উদ্যোগে পরিণত হয়েছে। সম্প্রদায়টি মঙ্গলজোড়ি ইকোট্যুরিজম দ্বারা সমর্থিত। | নাম=নালাবানা পাখি অভয়ারণ্য অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বন্যজীবন সংরক্ষণ আইন অনুসারে একটি মনোনীত পাখির অভয়ারণ্য, যা নালাবানা হ্রদের মাঝখানে একটি বৃহত দ্বীপে অবস্থিত। শীতের মাসগুলিতে পাখি পর্যবেক্ষকদের জন্য আদর্শ স্থান, এই দ্বীপটি বর্ষার মাসগুলিতে সম্পূর্ণ ভাবে জলে নিমজ্জিত হয়। | ফোন=+৯১ ৬৮১০ ২৭৮৩৪৬ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন প্রস্থান=দুপুর ১২ টা মূল্য=এসি কটেজ ২ জন ৩,২০০ টাকা। নন এসি কক্ষ ২ জন ১,২০০ টাকা। | ফোন=+৯১ ৬৭৫৬ ২২০২৪৬ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= ব্যারাকপুর একটি বৃহত্তর শিল্পাঞ্চলের অংশ, তবে শহরটির অতীতের সাথে আকর্ষণীয় ঐতিহাসিক সংযোগ রয়েছে। ১৭৭২ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ব্যারাকপুরে দেশে প্রথম সেনানিবাস তৈরি করে। প্রবীণ ব্রিটিশ প্রশাসকরা এই জায়গাটি গ্রীষ্মের পশ্চাদপসরণ হিসাবে বহু বছর ধরে ব্যবহার করেছেন। ১৮৫৭ সালে মহাবিদ্রোহের প্রথম স্ফুলিঙ্গটি এখানে গঠিত হয়। যে গাছ থেকে মঙ্গল পাণ্ডে এবং ঈশ্বরী পাণ্ডে নামে দুই যুবক সিপাহীকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল, এখনও সে গাছ রয়েছে। তারপরে স্বাধীনতা আন্দোলনের সময়েও আবার ব্যারাকপুর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। | নাম= ব্যারাকপুর রেলস্টেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=শিয়ালদহ স্টেশন (পূর্ব রেল) থেকে মেন লাইনে চলাচলকারী প্রায় সমস্ত ট্রেন ব্যারাকপুর স্টেশনে থামে। ট্রেনগুলি শিয়ালদহ স্টেশন থেকে ব্যারাকপুর পৌঁছতে প্রায় ৩৫ মিনিট সময় নেয়। শিয়ালদহ উত্তর বিভাগের অন্যান্য রুটের মাধ্যমেও ব্যারাকপুরের সাথে সংযোগ স্থাপন রয়েছে। আপনি বি.টি. রোড (ব্যারাকপুর ট্রাঙ্ক) হয়ে কলকাতা থেকে ব্যারাকপুরে পৌঁছতে পারেন। কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে কল্যাণী থেকে বিরাটি) ব্যারাকপুরের উপকণ্ঠকে বাইপাস করে। ব্যারাকপুর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের নিকটতম বিন্দু, যা ১৯ নং জাতীয় সড়কের (এনএইচ ৬) সঙ্গে সংযুক্ত। নৌকা ফেরি সার্ভিসগুলি ব্যারাকপুর শহরকে শ্রীরামপুর (ধোবি ঘাট শেওরাফুলি (দুই পয়সার ঘাট) এবং বৈদ্যবাটি (বদমতলা ঘাট) এর সাথে সংযুক্ত করে। | বিবরণ=দুই পয়সার ঘাট এবং শেওড়াফুলী ফেরি সার্ভিস এখান থেকে রয়েছে। | বিবরণ=এই ঘাট থেকে শ্রীরামপুরের যুগল আচার্য্য ঘাটের ফেরি সার্ভিস রয়েছে। | নাম= দুই পয়সার ঘাট| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এই ঘাট থেকে শেওড়াফুলীর গঙ্গার ঘাটের ফেরি সার্ভিস রয়েছে। | নাম= অন্নপূর্ণা মন্দির অন্য=রানি রাসমণি এর মন্দির ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=চাণক অন্নপূর্ণা মন্দির| উইকিউপাত্ত=Q110916712 | বিবরণ=নবরত্ন অন্নপূর্ণা মন্দির দক্ষিণেশ্বর কালী মন্দিরের প্রতিরূপ। | বিবরণ=মহাত্মা গান্ধীর স্মৃতির উদ্দেশ্যে এটি নির্মিত হয়েছে। | নাম=গান্ধী স্মারক সংগ্রহালয় অন্য=গান্ধী জাদুঘর ইউআরএল ইমেইল= | নাম=সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় এখানে থাকতেন। মহাত্মা গান্ধী এই বাড়িতে তাঁর সাথে বেশ কয়েকবার দেখা করেছিলেন। | নাম= দাদা বৌদি বিরিয়ানি| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=সুকান্ত সদনের ঠিক বাইরে অবস্থিত। এক প্লেট (চিকেন/মাটন) বিরিয়ানি ১৬০-২০০ টাকা মূল্যের। সারিতে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে প্রস্তুত থাকুন। | নাম= হোটেল ইউবিক| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন ৯১ ৩৩ ২৫৯২ ১৩৮৬| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম= মঙ্গলধারা ট্যুরিজম প্রপার্টি অন্য= মালঞ্চা ট্যুরিস্ট লজ| ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন দ্বারা পরিচালিত। | নাম= অর্কিড হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন 91 33 3201 5515| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন 91 33 25930948| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম= ২৬ শিব মন্দির| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= ব্রহ্মময়ী কালীমন্দির| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= ব্রহ্মময়ী কালীমন্দির, মূলাজোড়| উইকিউপাত্ত=Q18988414 পশ্চিম ভারত তিনটি বৃহত রাজ্য, একটি ছোট রাজ্য এবং দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নিয়ে গঠিত। এটি পশ্চিমে পাকিস্তান ও আরব সাগর এবং পূর্বে গাঙ্গেয় সমভূমি দ্বারা সীমাবদ্ধ। এটি ভারতের অঞ্চলগুলির মধ্যে সবচেয়ে বিজাতীয়, ভাষা, সংস্কৃতি এবং অর্থনৈতিক বিকাশের স্তরে রাজ্যগুলি একে অপরের থেকে নাটকীয়ভাবে পৃথক হয়েছে। মহারাষ্ট্র এবং গুজরাট ভারতের সবচেয়ে শিল্পোন্নত রাজ্যগুলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রাজস্থান এবং গোয়া বিভিন্ন কারণে পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্য। পশ্চিম ভারত নিম্নলিখিত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নিয়ে গঠিত। | region1description=যোদ্ধা, মরুভূমি, রঙিন শাড়ি, ঐতিহাসিক দুর্গ এবং রাজপুত মন্দিরের রাজ্য | region2description=এশিয়াটিক সিংহ এবং সূক্ষ্ম টেক্সটাইলগুলির বাড়ি, বিশেষত আহমেদাবাদ এবং সুরত এর আশেপাশে দ্রুত বিকশিত হয়েছে | region3description=ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম রাজ্য, এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় দুটি শহর মুম্বাই এবং পুনে]] | region4name= দামান, দিউ ও দাদরা নগর হাভেলি এখানে উল্লেখযোগ্য নয়টি শহর রয়েছে। mdash; গুজরাটের বাণিজ্যিক ও ব্যবসায়ের রাজধানী এবং এশিয়ার অন্যতম দ্রুত বিকাশকারী শহর mdash; বিখ্যাত অজন্তা এবং ইলোরা গুহা থেকে কয়েক মাইল দূরে, যা হিন্দু, জৈন এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র স্থান mdash; রাজপুত স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত পিঙ্ক সিটি mdash সূর্য শহর এটি নীল শহর নামেও পরিচিত mdash; আর্থিক রাজধানী, ভারতের একটি প্রধান বন্দর শহর, এবং বলিউডের বাড়ি mdash; স্থির জীবনচর্যা এবং প্রচুর পর্তুগিজ ঐতিহ্যসহ গোয়া রাজ্যের রাজধানী mdash; মহারাষ্ট্রের সাংস্কৃতিক রাজধানী, একটি ঐতিহাসিক শহর এবং অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আবাস mdash; দেশের একমাত্র ব্রহ্মা মন্দিরের বাড়ি; নভেম্বর মাসে উট উৎসব একটি অতিরিক্ত লাভ গ্রেট হিমালয়ান জাতীয় উদ্যান হিমাচল প্রদেশের কুল্লু অঞ্চলে একটি UNESCO তালিকাভুক্ত জাতীয় উদ্যান। গ্রেট হিমালয় পর্বতমালার মধ্যে স্থাপন করা, এই জাতীয় উদ্যানটি বিশ্বের আটটি প্রধান বায়োরিজিয়ান, প্যালেয়ার্কটিক এবং ইন্দোমালায়নের মধ্যবর্তী সীমানায় অবস্থিত। জাতীয় উদ্যানে (১,৪০০-৬,০০০ মিটার) উল্লেখযোগ্য উচ্চতার পার্থক্যের ফলস্বরূপ উপক্রান্তীয় বন থেকে শুরু করে আল্পাইন এবং হিমবাহী উদ্ভিদের বিচিত্র বৈচিত্র দেখা যায়। জাতীয় উদ্যানটিতে বিভিন্ন প্রজাতির ছাগল, ভাল্লুক এবং চিতাবাঘ রয়েছে। ১৯৪৬ সালে জাতিগত সংঘাত রায়টের পর মহাত্মা গান্ধী নোয়াখালী জেলা এর বেগমগঞ্জ উপজেলা ভ্রমণ করেন এরং বর্তমানে এটি সোনাইমুড়ি উপজেলার জয়াগ বাজার নামক স্থানে তিনি পরিদর্শনের জন্য গেলে সেখানকার তত্কালীন জমিদার ব্যরিস্টার হেমন্ত কুমার ঘোষ তার সকল সম্পত্তি গান্ধীজির আদর্শ প্রচার এবং গান্ধীজির স্মৃতি সংরক্ষণের একটি ট্রাস্ট এর মাধ্যমে জন্য দান করেন এবং গান্ধীজির নামে একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। ট্রাস্টটি প্রথমে আম্বিকা কালিগঙ্গা চ্যেরিটেবল ট্রাস্ট হিসেবে নিবন্ধন কৃত হলেও ১৯৭৫ সালে এটি নাম পরিবর্তিত হয়ে গান্ধি আশ্রম ট্রাস্টে পরিনত হয়। গান্ধি আশ্রমে গান্ধিজির নামে একটি জাদুঘর ও আছে যাতে গান্ধিজির তখনকার নোয়াখালী সফরের একশতাধিক ছবি ও ব্যবহৃত জিনিসপত্র ও প্রকাশিত লেখা সংরক্ষিত আছে। বর্তমানে আশ্রমটি একটি ট্রাষ্ট হিসেবে পল্লি উন্নয়নের ব্রতে কাজ করে যাচ্ছে। নোয়াখালী জেলায় সাধারনত সড়ক পথেই ভ্রমণ করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে নোয়াখালীর উদ্দেশ্য যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলোর মধ্যে সেবা, হিমাচল, হিমালয় (আল-বারাকা একুশে এক্সপ্রেস অন্যতম। নোয়াখালীতে বিমানবন্দর এর জায়গা থাকলেও বর্তমানে তা বন্ধ থাকায় সরাসরি আকাশপথে যোগাযোগ এর সুযোগ নেই। *জেলা সদরের নোয়াখালী সার্কিট হাউস: জেলা শহর মাইজদীতে এসে রিক্সা ও সিএনজি কিংবা অটোরিক্সাযোগে সাকিট হাউস যাওয়া যাবে। ☎ +৮৮০৩২১-৬২১৫১। বীরভূম জেলা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান বিভাগ এর অন্তর্গত একটি জেলা। এই জেলাটি ভৌগোলিক ভাবে রাঢ় অঞ্চলের অন্তর্গত। জেলাটির পূর্ব দিক দিয়ে ভাগীরথী নদী বহে চলেছে। এই নদীটি বীরভূমকে নদীয়া জেলা ও মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে আলাদা করে রেখেছে। বীরভূমের উত্তর দিকে মুর্শিদাবাদ জেলা পশ্চিমে ঝাড়খণ্ড রাজ্য ও দক্ষিণে পূর্ব বর্ধমান জেলা এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলা অবস্থিত। বীরভূম জেলাকে পশ্চিম সীমান্তে অজয় নদ পূর্ব বর্ধমান জেলা এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলা থেকে আলাদা করেছে। নির্দেশক ধরন city নাম বক্রেশ্বর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3350684 বক্রেশ্বর ৫১টি শক্তিপীঠের অন্যতম এবং হিন্দুদের একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থ। এই কারণে অজস্র মন্দির গড়ে উঠেছে বক্রেশ্বরে। কথিত আছে এখানের পড়েছে দেবীর ত্রিনয়ন। নির্দেশক ধরন city নাম ফুল্লরা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q14216088 বীরভূম জেলার লাভপুর শহরের কাছে একটি মন্দির কেন্দ্রিক জনপদ। নির্দেশক ধরন city নাম কঙ্কালীতলা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q14220201 কঙ্কালীতলা একটি শক্তিপীঠ। হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে, দক্ষযজ্ঞের পর এখানে দেবী পার্বতীর কোমর বা কাঁখাল পড়েছিল। নির্দেশক ধরন city নাম জয়দেব কেন্দুলি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q6167749 জয়দেব কেন্দুলি) দ্বাদশ শতাব্দীর সংস্কৃত কবি জয়দেবের জন্মস্থান, পুরানো মন্দির ও মেলার জন্য বিখ্যাত নির্দেশক ধরন city নাম লাভপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q6467020 তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়ের জন্মস্থান ও ৫১ পীঠের একটি শক্তিপীঠ হিসাবে তীর্থস্থানের জন্য বিখ্যাত৷ নির্দেশক ধরন city নাম নলহাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q6960882 এই শহরের নলহাটেশ্বরী মন্দির হিন্দুদের একটি বিখ্যাত তীর্থ। শহরটি হিন্দুদের ৫১ শক্তিপীঠের অন্যতম। নির্দেশক ধরন city নাম নানুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q6964093 চণ্ডীদাস রামির জন্মস্থান, সংস্কৃত কবি, সম্ভবত ১৪তম শতাব্দীর নির্দেশক ধরন city নাম সাঁইথিয়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q740450 ময়ূরাক্ষী নদীর তীরে অবস্থিত শহরটি ভারতীয় উপমহাদেশের শক্তিপীঠ গুলোর মধ্যে একটি এবং নন্দিকেশ্বরী মন্দির-এর জন্য প্রসিদ্ধ। নির্দেশক ধরন city নাম শান্তিনিকেতন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1026431 বোলপুর শহরের নিকট অবস্থিত একটি আশ্রম ও শিক্ষাকেন্দ্র। ১৮৬৩ খ্রিষ্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর নিভৃতে ঈশ্বরচিন্তা ও ধর্মালোচনার উদ্দেশ্যে বোলপুর শহরের উত্তর-পশ্চিমাংশে এই আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। নির্দেশক ধরন city নাম তারাপীঠ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q7685490 রামপুরহাট শহরের কাছে অবস্থিত একটি ক্ষুদ্র মন্দির নগরী। এই শহর তান্ত্রিক দেবী তারার মন্দির ও মন্দির-সংলগ্ন শ্মশানক্ষেত্রের জন্য বিখ্যাত। হিন্দুদের বিশ্বাসে, এই মন্দির ও শ্মশান একটি পবিত্র তীর্থক্ষেত্র। এই মন্দির শাক্তধর্মের পবিত্র একান্ন সতীপীঠের অন্যতম। নির্দেশক ধরন go নাম মামা ভাগ্নে পাহাড় অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q17068564 বীরভূম জেলার একমাত্র পাহাড়। এটি ছোট নাগপুর মালভূমির অন্তিম পূর্ব ভাগে অবস্থিত দুবরাজপুর শহরের নিকট অবস্থিত। এই পাহাড়টি মূলত 'গ্রানাইট' শিলা দ্বারা গঠিত। মামা ভাগ্নে পাহাড় বর্তমানে একটি পর্যটনের জায়গা হিসেবে সুবিদিত। গড় পঞ্চকোট পুরুলিয়া জেলায় অবস্থিত। গড় পঞ্চকোট পাঞ্চেত হ্রদ সংলগ্ন পাঞ্চেত পাহাড়ের ঢালে অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক পাহাড়ী বনাঞ্চল, যার প্রাচীন ইতিহাস রয়েছে। এটি ছিল সিং দেও রাজবংশের পঞ্চকোটের রাজাদের মালিকানাধীন একটি দুর্গ অঞ্চল। তাদের প্রাচীনত্ব এবং ইতিহাস এখনও সঠিকভাবে খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরিবারটি ৯০ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলে জানা যায়। | বিবরণ=পঞ্চকোটের রাজাদের দুর্গের ধ্বংসাবশেষ | নাম=পাঞ্চেত পাহাড় অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এই পাহাড়টি প্রায় ২,১০০ ফুট (৬৪৩ মিটার) উচু এবং ১৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। এখানে ঘন বনভূমি রয়েছে। অঞ্চলটি ছোটনাগপুর মালভূমির সর্বনিম্ন ধাপে অবস্থিত। এই পাহাড়ের চূড়াটি দামোদর নদীর উপর পঞ্চেত বাঁধের কমান্ড অঞ্চল এবং এর জলাধারের মনোরম এবং মনোরম দৃশ্য উপস্থাপন করে। | নাম=পঞ্চরত্ন মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= গুলমার্গ জম্মু ও কাশ্মীরের একটি শহর এবং বিশ্বের অন্যতম গন্ডোলা (ক্যাবল কার) থাকার জন্য বিখ্যাত। | নাম=আল্পাদার হ্রদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=কংডোরী পর্যন্ত ক্যাবল কার ভ্রমণ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এশিয়ার সর্বোচ্চ ও দীর্ঘতম ক্যাবল কার। | নাম=শিব মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এমন একটি মন্দির যা পূর্বে ডোগরাদের জন্য একটি রাজ মন্দির ছিল গুলমার্গে বিশ্বের কিছু আশ্চর্যজনক ট্রেকিং পথ রয়েছে রয়েছে। আপনি জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মাউন্টেন বাইকিং করতে পারেন এবং বিশ্বের সেরা মাউন্টেন বাইকিং অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারেন। শহরে বিভিন্ন দোকান রয়েছে, যা গালিচা, পোশাক ইত্যাদি বিক্রি করে এবং এখান জিনিসপত্রের দাম শ্রীনগরের চেয়ে বেশি হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। | নাম=গুলমার্গ স্কি শপ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বকশি'স গ্রীন পাঞ্জাবি ধাবা অন্য=নিরামিষ ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এখানে ভালো খাবার এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সেবা রয়েছে। | নাম=গ্লোবাল হোটেল/রেস্তোঁরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=আপনি যদি কিছু পশ্চিমা খাবার খেতে চান,তবে বাস স্টেশন থেকে গন্ডোলার দিকের 200 মিটার দূরে হোটেল/রেস্তোঁরাটিতে যেতে হবে। সৌদি আরবে ইসলামের পবিত্রতম শহরগুলি রয়েছে মক্কা (মক্কা) এবং মদিনা (মদীনা যেখানে হজ চলাকালীন মুসলিম হজযাত্রীরা ভিড় করে। মরুদ্যানগুলোর মধ্যে ভালো ফলনকারী কয়েকটি ফসল, যেমন মেদজুলের খেজুরের সাথে হজ প্রায় ১০০ বছর আগে তেল আবিষ্কার হওয়ার আগে দেশটির আয়ের প্রধান উৎস হিসাবে ব্যবহৃত হত। দেশটি ইসলামী আইনের একটি কঠোর ব্যাখ্যা জোরালোভাবে প্রয়োগ করেছে, যদিও গত কয়েক বছরে সামান্য শিথিলতা গৃহীত হয়েছে, সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হ'ল মহিলাদের গাড়ি চালানোর অনুমতি দেওয়া। সৌদি আরব প্রশাসনিকভাবে ১৩ টি প্রদেশে বিভক্ত মিনতাকাহ তবে দেশের ঐতিহ্যবাহী বিভাগগুলি দেশটিকে বোঝার জন্য আরও কার্যকর। | region1description=নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু এবং শক্তিশালী ইয়েমেনির প্রভাব সহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উচ্চভূমি। | region2description=উপসাগরীয় উপকূলকে ঘিরে রেখে এবং সৌদি তেল উৎপাদনের কেন্দ্রবিন্দু | region3description=লোহিত সাগর উপকূলে মক্কা মদিনা জেদ্দা এবং বাণিজ্য ও বাণিজ্যের আবাসস্থল। | region4description রিয়াদ এর কেন্দ্রে উচ্চভূমি, সৌদের বাড়ি এবং দেশের সবচেয়ে রক্ষণশীল অংশ। | region5description মাদেন সালেহ এর নবটিয়ান ধ্বংসাবশেষ খুব কমই দেখা হয়। নির্দেশক ধরন city নাম রিয়াদ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3692 দেশের রাজধানী এবং "মৃত কেন্দ্র" নির্দেশক ধরন city নাম আবহা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q190948 ইয়েমেনী সীমান্তের নিকটবর্তী দক্ষিণ-পশ্চিমে একটি গ্রীষ্মের পর্বত রিসর্ট শহর। নির্দেশক ধরন city নাম যাহরান অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q268915 বিশ্বের বৃহত্তম পেট্রোলিয়াম সংস্থা সৌদি আরমকো সংস্থার কেন্দ্র এই শহরে অবস্থিত। কর্ণাটকে অনেকগুলি শহর রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি: দমন ও দিউ পশ্চিম ভারতে দুটি ছোট এলাকা। দমন গঙ্গা নদী]]র মুখে দমন একটি ছোট শহর, আর দিউ গুজরাটের উপকূলে অবস্থিত একটি ছোট দ্বীপ। [[গোয়া এবং দাদ্রা ও নগর হাভেলি]]সহ দুটি ছিটমহল ১৫৩৯ সাল থেকে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পর্তুগিজ শাসনের অধীনে ছিল, পরে ভারত সরকার তাদের পুনরুদ্ধারে সামরিক পদক্ষেপ ব্যবহার করেছিল। গোয়া নিজে থেকেই একটি রাজ্য হওয়ার আগ পর্যন্ত এই অঞ্চলটি গোয়া, দামান এবং দিউ-এর বৃহত্তর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসাবে ব্যবহৃত হত। নির্দেশক ধরন city নাম দিউ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q5283744 mdash; দমন ও দিউয়ের অন্তর্গত দিউ জেলা শহর দিউ দ্বীপে অবস্থিত, এটি তার পুরানো দুর্গ এবং পর্তুগিজ ক্যাথিড্রালের জন্য বিখ্যাত ৪৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আরব সাগর উপকূলে দমন (পর্তুগিজ: দামেসো) এবং দিউ উপকূলীয় ছিটমহলগুলি গোয়া এবং দাদরা এবং নগর হাভেলি মত পর্তুগিজ ভারতের অংশ ছিল। ১৯৬১ সালের ১৯ ডিসেম্বর সামরিক বিজয়ের মাধ্যমে গোয়া, দমন ও দিউকে ভারত প্রজাতন্ত্রের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। পর্তুগাল ১৯৭৪ সালের কার্নেশন বিপ্লবের আগ পর্যন্ত এই অঞ্চলগুলিকে ভারতীয় প্রজাতন্ত্রে সংযোজনের স্বীকৃতি দেয়নি। গোয়া, দমন ও দিউ অঞ্চলটি ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত একক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসাবে পরিচালিত হয়, ১৯৮৭ সালে গোয়াকে রাজ্য করা হলেও দমন ও দিউকে পৃথক কেন্দ্রশাতিত অঞ্চল হিসাবে রাখা হয়। প্রতিটি ছিটমহল কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটির দুটি জেলার একটি নিয়ে গঠিত। দমন এবং দিউ সড়কপথে একে অপর থেকে প্রায় ৬৫০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। পূর্ব প্রদেশ আশ-শার্কিয়াহ) সৌদি আরবের বৃহত্তম প্রদেশ, এটি পুরো উপসাগরীয় উপকূল পাশাপাশি বিস্তৃত খালি কোয়ার্টারের সৌদি অংশকে আচ্ছন্ন করে। নির্দেশক ধরন city নাম দামাম অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q160320 mdash; পূর্ব প্রদেশের রাজধানী নির্দেশক ধরন city নাম ধহরান অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q268915 mdash; সৌদি আরমকো'র সদর দফতর নির্দেশক ধরন city নাম খোবার অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q311266 mdash বাহরাইন এর প্রবেশদ্বার দাম্মামের বিমানবন্দর (ডিএমএম আইএটিএ) থেকে সৌদি আরবের অন্য শহরে পরিষেবা রয়েছে এবং এই অঞ্চলের প্রধান শহরগুলিতে আন্তর্জাতিক উড়ান চালু রয়েছে। বাহরাইন হয়ে বিমান চলাচলও একটি কার্যকর বিকল্প। রিফাদ থেকে দাম্মাম হয়ে হফুফ পর্যন্ত দিনে চারটি ট্রেন চলাচল করে। কিং ফাহাদ সেতু খোবারকে বাহরাইনের সাথে যুক্ত করেছে। আপনি এখানে সব ধরণের খাবারের সন্ধান করতে পারেন। আপনি অনেক ভারতীয় এবং পাকিস্তানি রেস্তোঁরা খুঁজে পাবেন। একক নিরামিষ খাবার খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। আপনার পাসপোর্ট/ওয়ার্ক পারমিট সর্বদা বহন করুন। আপনি দিন ও রাতের যে কোনও সময় আপনার নথিগুলি প্রয়োজন হতে পারে। আপনার ক্যামেরাটি কোনও মহিলার দিকে নির্দেশ করবেন না। আনন্দবিহার-রাধিকাপুর সুপারফ্রাস্ট এক্সপ্রেস একটি দৈনিক ট্রেন, যা রায়গঞ্জকে দিল্লি]]র সাথে সংযুক্ত করে। কলকাতা-রাধিকাপুর এক্সপ্রেস একটি প্রতিদিনের ট্রেন যা রায়গঞ্জকে কলকাতার সাথে যুক্ত করে। নতুন জলপাইগুড়ি-রাধিকাপুর প্রতিদিনের ডেমু যাত্রীবাহী ট্রেন শিলিগুড়ির সঙ্গে রায়গঞ্জকে যুক্ত করে। | বিবরণ=এশিয়ার বৃহত্তম পাখি অভয়ারণ্য। নানা প্রজাতির পাখি দেখতে ভারত তথা বিদেশ থেকে পর্যটকেরা আসেন। এখানে পর্যটকদের থাকার জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন বিভাগের অতিথিশালা রয়েছে। এছাড়া রায়গঞ্জ শহরে অনেক হোটেল আছে। রায়গঞ্জ কলকাতা]]র সাথে সড়ক ও রেলপথের সঙ্গে যুক্ত। এই বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্যে স্থানীয় কিছু প্রাণী যেমন, শিয়াল, খেঁকশিয়াল, খরগোশ, বনবিড়াল প্রভৃতি আশ্রয় পেয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন প্রকার কাঁকড়া ও মাছ পাওয়া যায়। প্রতি বছর জুন মাস থেকে অভয়ারণ্যটি পরিযায়ী পাখিতে ভরে যায়। এশীয় শামুকখোল, বক, পানকৌড়ি ইত্যাদি পাখিও দেখা যায়। | নাম=রায়গঞ্জ ইকো পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=গীতাঞ্জলি সিনেমা হল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= এখানে কেনাকাটা করার জন্য কয়েকটি শপিংমল রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটির বিবরণ নিচে দেওয়া হল- | নাম=ওয়াহ বাজার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=স্টাইল বাজার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= এছাড়াও স্টাইল বাজার, এমবাজার শ্রীনীবাস, স্মার্ট বাজার, কলায়ণের রয়্যালইনফিল্ড, হোন্ডা, হিরো, সুজুকি শোরুম ইত্যাদি রয়েছে এই শহরে। সিটি সেন্টার রায়গঞ্জের নাগরিকের চাহিদাযুক্ত শপিংমল। বালুরঘাট শহর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি শহর। বালুরঘাট পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সদর দফতর। বালুরঘাট বিমানবন্দরটি শহরের প্রবেশ পথে রয়েছে। বর্তমানে বালুরঘাট থেকে বিমান পরিষেবা উপলব্ধ নয়। তবে হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু রয়েছে কলকাতা-মালদা-বালুরঘাট রুটে। কলকাতার সাথে দুটি দৈনিক ট্রেনের সংযোগ রয়েছে। একটি শিয়ালদহ-বালুরঘাট গৌর এক্সপ্রেস এবং অন্যটি কলকাতা-বালুরঘাট তেভাগা এক্সপ্রেস দ্বারা। মালদার সাথে দুটি যাত্রী ট্রেন এবং নিউ জলপাইগুড়ির সাথে একটি এক্সপ্রেস ট্রেন দ্বারা বালুরঘাট সংযুক্ত রয়েছে। এনএইচ-৫১২ জাতীয় সড়কটি শহর মধ্য দিয়ে গিয়েছে। বাইপাস হাইওয়ে এসএইচ-১০, শহরকে রায়গঞ্জ এবং শিলিগুড়ির সাথে সংযুক্ত করে। শহরটি রায়গঞ্জ মালদা শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি, কোচবিহার কলকাতা কৃষ্ণনগর সিউড়ি, দুর্গাপুর দীঘা আসানসোলসহ বহু শহরের সাথে বাস পরিষেবা রয়েছে। শ্যামলী যাত্রী পরিবহনের পরিষেবা'সহ বিভিন্ন বেসরকারী এসি/নন-এসি বাস শিলিগুড়ি, কলকাতা ও কোচবিহারের সাথে সংযুক্ত রয়েছে। | নাম= বালুরঘাট কলেজ জাদুঘর| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=প্রাচীন যুগের মুদ্রা, শিলালিপি, ভাস্কর্য, পোড়ামাটি, শোভাময় পাথর সহ অনেকগুলি প্রাচীন সংগ্রহ এখানে সংরক্ষিত আছে। | নাম=বল্লা কালী মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=রশী পূর্ণিমা অনুসরণ করে প্রতি শুক্রবারে এখানে কালী পূজা পালন করা হয়। তিন দিন ধরে মেলার আয়োজন করা হয়। | নাম=দেবকোটে অন্য=স্থানীয়ভাবে বনগড় নামে পরিচিত ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বনগড়কে এর ধ্বংসাবশেষের জন্য ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যেখান থেকে অশোকের যুগ থেকে মধ্যযুগ পর্যন্ত প্রচুর শিলালিপি আবিষ্কৃত হয়েছে, | নাম=বালুরঘাট ফরেস্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বালুরঘাট শহরের উত্তর প্রান্তে এটি অবস্থিত। | নাম=আরণ্যক পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=হোটেল সেরেনা অন্য ইউআরএল ইমেইল= সাঁইথিয়া পশ্চিমবঙ্গের একটি অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর। এটি ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে এটি বীরভূম জেলার ৪র্থ সর্বাধিক জনবহুল শহর; নগরীর জনসংখ্যা হল ৪৪,৬০১ জন। | নাম=সাঁইথিয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=সাঁইথিয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন | বিবরণ=সাঁইথিয়া ভারতের প্রায় সব বড় স্টেশনের সাথে রেলপথে ভালভাবে সংযুক্ত এবং পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম পরিবহন কেন্দ্র হিসাবে কাজ করে। শহরের অভ্যন্তরে চলাচলের জন্য বৈদ্যুতিক রিকশা সেরা বিকল্প। | নাম=নন্দিকেশ্বরী মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এই মন্দিরটি ভারতীয় উপমহাদেশের বিখ্যাত শক্তি পিঠগুলির অংশ। | নাম=নীহার স্মৃতি উদ্যান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি একটি শহুরে উদ্যান/পৌর পার্ক। | নাম=ডঃ বি আর আম্বেদকর উদ্যান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ="বীরভূম বিবেকানন্দ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের" নিকটে একটি নগর উদ্যান/পৌর পার্ক এবং ময়ূরাক্ষী নদীর অপূর্ব দৃশ্য এখান থেকে দেখা যায়। | নাম=রক্ষা কালী মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= খাওয়া দাওয়া নিয়ে সাঁইথিয়ার পুরানো ঐতিহ্য রয়েছে। | নাম=দ্য তামারিন্ড অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=ময়ূরাক্ষী সরণি, সাঁইথিয়া, পশ্চিমবঙ্গ | সময়সূচী=সকাল ৮:৩০ টা থেকে রাত ১০:৩০ টা মূল্য= | নাম=বাগিচা রেস্তোঁরা ও ক্যাফে অন্য ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী=সকাল ১০:৩০ টা থেকে রাত ১১ টা মূল্য= | নাম= রেড চিলি'স রেস্তোরাঁ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী= সকাল ১১ টা থেকে রাত ১০ টা| মূল্য= শহরে অনেকগুলি স্বল্প খরচের হোটেল রয়েছে। শহরের বিখ্যাত হোটেল/লজগুলি: | ফোন=+৯১ ৯৪৭৫২২৩৩৪৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=এ/সি এবং অ-এ/সি ঘর। | নাম=হোটেল ড্রিম অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৯১ ৯৫৩১৭৮৪৭২৭ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=এ/সি এবং অ-এ/সি কক্ষগুলি উপলভ্য। | বিবরণ=ডিলাক্স এবং এ/সি কক্ষ উপলব্ধ। গোপালপুর ওড়িশা]]র গঞ্জাম জেলার একটি সমুদ্র সৈকত (পূর্বে উড়িষ্যা)। একসময়ের ব্যস্ত সমুদ্র বন্দর, এটি এখন একটি শান্ত জায়গা। মন্দিরের নগরীর হট্টগোল এবং আলোড়ন পুরোপুরি অনুপস্থিত এবং খেজুর গাছের মধ্য দিয়ে ঢেউয়ের গর্জন এবং বাতাসের ঝাপটায় উপভোগ করা যায়। ১৯৭০-এর দশকের শেষের দিক থেকে পর্যটকদের আগমন বৃদ্ধির সাথে সাথে গোপালপুর ধীরে ধীরে পুনর্জীবন উপভোগ করেছিল এবং বর্তমানে এটি ভারতের অন্যতম সমুদ্র সৈকত। নিকটতম বিমানবন্দরটি ভুবনেশ্বরে, গোপালপুর থেকে ১৮০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কলকাতা থেকে ভুবনেশ্বরের উড়ানের সময় লাগে এক ঘণ্টা। নিকটতম রেলওয়েটি হ'ল কলকাতা-চেন্নাই লাইনের বারহামপুর (১৬ কিমি)। বারহামপুর হাওড়া থেকে ৬০৮ কিলোমিটার এবং চেন্নাই থেকে ১০৬৯ কিমি দূরে অবস্থিত। আশেপাশে চলাচল করার জন্য অটোরিকশা এবং সাইকেল-রিকশা পাওয়া যায়। বারহামপুর থেকে বাস, মিনিবাস ও টুরিস্ট ট্যাক্সি ভাড়া করা যায়। সৈকতটি পূর্ব দিকের মুখোমুখি হওয়ায় এখানে সূর্যোদয় খুবি দর্শনীয়। সৈকতে দৃশ্যের পরিপূরক একাকী একটি বাতিঘর দাঁড়িয়ে আছে। এছাড়াও জেটির ভাঙা দেয়াল এবং স্তম্ভ রয়েছে। | নাম= রাজা রানী রেস্তোরাঁ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= হোটেল সী পার্ল| অন্য ইউআরএল ইমেইল= হাজারিবাগ জাতীয় উদ্যান হাজারিবাগ বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য) ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত। হাজারিবাগ শহরটি জাতীয় উদ্যানটি দেখার জন্য প্রবেশদ্বার হিসাবে কাজ করে। এনএইচ ৩৩ (হাজারিবাগ-বারহি সেক্টর) জাতীয় উদ্যানের একটি অংশের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়েছে। পোখরিয়ায় জাতীয় উদ্যানের প্রধান ফটকটি বারহি থেকে ২১ কিমি এবং হাজারীবাগ থেকে ১৬ কিমি দূরে অবস্থিত। হাজারীবাগ জাতীয় উদ্যানটি ১৯৫৪ সালে তৈরি করা হয়, কিন্তু যখন জাতীয় উদ্যানগুলির আনুষ্ঠানিক তালিকা জাতিসংঘ দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল, তখন এটি এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল না। জাতীয় উদ্যানটি ছোটনাগপুর মালভূমিতে অবস্থতি। এটি ১৮৪ বর্গ কিলোমিটারের বেশি বিস্তৃত গ্রামাঞ্চল, খাড়া পাহাড় ও ঘন গ্রীষ্মমন্ডলীয় বন এবং ঘাসের জমি দিয়ে গভীর নিকাশী চ্যানেল নিয়ে গঠিত। এই এলাকার গড়ে উচ্চতা ৬১৫ মিটার। এখানে ছোট ছোট নদী রয়েছে এবং জাতীয় উদ্যানের মধ্যে কৃত্রিম হ্রদ তৈরির জন্য বেশ কয়েকটি বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। সন্ধ্যা ও ভোরবেলা সম্ভর, নীলগাই, চিতল ও কাকার দেখা যায়। আলস্য ভালুকের অপ্রত্যাশিতভাবে মুখোমুখি হতে পারেন। এখানে বাঘ বা প্যান্থার দেখার সুযোগ খুবি কম। ২০০৬ সালে ফরেস্ট রেস্ট হাউসটির আশেপাশে একটি বাঘের নজরে পড়েছিল, যা তত্ত্বাবধায়ক দ্বারা জানানো হয়েছিল যে বাঘ শিকারকে হত্যা করেছিল। জলাধারের উপরে সাধারণত ওয়াচ টাওয়ারগুলি নির্মিত হয়েছে, যাতে গ্রীষ্মে দর্শনার্থীরা এই টাওয়ারগুলিতে বসতে পারেন এবং সহজেই জল পান করতে আসা প্রাণীগুলি দেখতে পান। পার্কের ভিতরে একটি ছোট্ট ক্যান্টিন রয়েছে। বিলাসপুর ভারতের ছত্তীসগঢ় রাজ্যের রাজধানী রায়পুরের পরে দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। বিলাসপুর রেল ও সড়কপথ দ্বারা বড় চারটি মহানগর শহর দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই ও কলকাতা এবং অন্যান্য বড় শহরগুলির সাথে ভালভাবে সংযুক্ত। নিকটতম বিমানবন্দরটি রায়পুরের স্বামী বিবেকানন্দ বিমানবন্দর। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এখানে নর্মদা নদীর উৎপত্তি স্থল রয়েছে। | নাম=কালাচুরি রাজবংশের মন্দিরগুলি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বিলাসাপুর এবং এর আশেপাশে কালাচুরি রাজবংশের ১০ তম এবং ১১ তম শতাব্দীতে নির্মিত মন্দিরগুলি রয়েছে। | নাম=রতনপুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=ছত্তিশগড় রাজ্যের পুরাতন রাজধানী রতনপুর, বিলাসপুর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। স্থানীয় লোকজনের মতে, চারটি যুগে এটির একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান ছিল। পর্যটন গুরুত্ব অনুসারে এখানে একটি পুরানো দুর্গ রয়েছে, যা আজ অবধি ভাল অবস্থায় রয়েছে। গণেশ দ্বারের ফ্রেমের উপরে পাথরের উপর রয়েছে আকর্ষণীয় পুরানো ভাস্কর্য। এই দ্বারের ফ্রেমে গঙ্গা-যমুনা নদীর প্রতিমা দেখা যায়। প্রবেশ পথে রয়েছে ভগবান শিবের তান্ডব নৃত্য এবং ব্রহ্মা ও বিষ্ণুর মূর্তি। ওল্ড হাইকোর্টের বিপরীতে মাদ্রাজি রেস্তোঁরা থেকে বিরিয়ানি খেতে পারেন। | ঠিকানা=কোম্পানি গার্ডেনের নিকটে অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=ক্যাফে কাস্তেভিস্টা রেস্তোঁরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=হোটেল ইস্ট পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= প্রশাসনিকভাবে, অঞ্চলটি নিম্নলিখিত জেলাগুলিতে বিভক্ত: এখানে উল্লেখযোগ্য নয়টি শহর রয়েছে। নির্দেশক ধরন city নাম কোঝিকোড় অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q28729 বা কালিকট। জাদুঘর এবং পার্ক জন্য পরিচিত নির্দেশক ধরন city নাম কন্নুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q4789666 বা ক্যাননোর। থিয়ামের মন্দির নাচের জন্য পরিচিত। নির্দেশক ধরন city নাম Thalassery অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q367354 বা টেলিকেরি। সুন্দর সৈকত জন্য পরিচিত নির্দেশক ধরন city নাম কালপেট্টা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q911025 মেপ্পাডি সুন্দর চা এর জন্য পরিচিত নির্দেশক ধরন city নাম Beypore অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q759539 সমুদ্রের মধ্যে হাঁটার জন্য পরিচিত, ১ কিলোমিটার দীর্ঘ পুলিমুট্টু। নির্দেশক ধরন city নাম Malampuzha অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q6741231 উদ্যান, পালক্কাদ। পারিবারিক পিকনিকের জন্য পরিচিত। মালায়ালাম স্থানীয় ভাষা, তবে ইংরেজি অনেকেই বোঝা। বর্ধমান বিভাগ পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের ৪ টি জেলা নিয়ে গঠিত একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এই বিভাগের অন্তর্গত জেলাগুলি হল – পূর্ব বর্ধমান জেলা পশ্চিম বর্ধমান জেলা বীরভূম জেলা ও হুগলি জেলা]]। বর্ধমান শহরে এই বিভাগের সদর দপ্তর অবস্থিত। mdash; পূর্বতন ফরাসি উপনিবেশ। জগদ্ধাত্রী পূজার জন্য বিখ্যাত। mdash; বিভাগটির বৃহত্তম মহানগর এবং শিল্প কেন্দ্র। | নাম=রমনাবাগান বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= রমনাবাগান বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য| উইকিউপাত্ত= | বিবরণ= বর্ধমান জেলায় অবস্থিত একটি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য। চিত্রা হরিণ এবং মায়া হরিণ দেখা যায় এখানে। | নাম= বল্লভপুর বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=বল্লভপুর বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য উইকিউপাত্ত= | বিবরণ বীরভূম জেলা]]র শান্তিনিকেতনের কাছে অবস্থিত একটি অভয়ারণ্য। এখানে চিত্রা হরিণ, বেজী, খরগোশ, বনবিড়াল, কাঠবিড়ালী, কৃষ্ণসার দেখা যায়। প্রেসিডেন্সি বিভাগ পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের ৫ টি জেলা নিয়ে গঠিত একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এই বিভাগের অন্তর্গত জেলাগুলি হল – উত্তর ২৪ পরগণা জেলা কলকাতা জেলা দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা নদিয়া জেলা ও হাওড়া জেলা]]। কলকাতা শহরে এই বিভাগের সদর দপ্তর অবস্থিত। mdash; বাঙালি সংস্কৃতির কেন্দ্র কলকাতা রাজ্যের রাজধানী তথা বৃহত্তম শহর। ১৯১১ সাল পর্যন্ত কলকাতা ছিল ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী। এই শহরকে "প্রাসাদ নগরী" নামেও অভিহিত করা হয়। mdash; পূর্বতন ফরাসি উপনিবেশ। জগদ্ধাত্রী পূজার জন্য বিখ্যাত। mdash; কলকাতার যমজ শহর। রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই শহরটিতে ভারতের বৃহত্তম রেলওয়ে চত্বরটি অবস্থিত। mdash;ব্যারাকপুর প্রেসিডেন্সি বিভাগের উত্তর ২৪ পরগণা জেলার সর্বোচ্চ নগরায়িত ব্যারাকপুর মহকুমার সদর দফতর। এটি কলকাতার উত্তর প্রান্তের অংশ। mdash;সাগর দ্বীপ হল পশ্চিমবঙ্গের একটি দ্বীপ। এটি পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম দ্বীপ। এই দ্বীপটি বর্তমানে পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে যথেষ্ট সুনাম পেয়েছে। এই দ্বীপেই রয়েছে কপিল মুনির আশ্রম। প্রতিবছর পৌষ সংক্রান্তির সময় বহু মানুষের সমাগম হয় দ্বীপটিতে। | নাম সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান]] mdash; ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ দ্বারা গঠিত বনভূমি, এখানে বেঙ্গল টাইগার, হরিণসহ কুমির'সহ বহু বন্যপ্রাণীর রয়েছে। | নাম বিভূতিভূষণ বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য]] mdash; বিভূতিভূষণ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণপূর্ব বঙ্গে অবস্থিত, যা পারমাদান বন নামেও পরিচিত। mdash; টাকি হল পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার একটি বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র। এটি ইছামতি নদীর তীরে অবস্থিত। টাকি ইছামতি নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত এবং নদীর পূর্ব তীরে বাংলাদেশ। mdash;দক্ষিণেশ্বর ভারতের প্রেসিডেন্সি বিভাগের একটি মন্দির শহর। বহরমপুর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলা]]য় অবস্থিত একটি শহর। বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর মহাকাব্য আনন্দমঠ লিখেছেন বহরমপুরে ভাগীরথী নদীর তীরে বসে। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া সংস্থা মুর্শিদাবাদ নামে পরিচিত জায়গা থেকে যাত্রা শুরু করে। আজকাল খুব কম পর্যটকই বহরমপুরে আসেন, বেশিরভাগ ভারতীয় এবং প্রাক্তন ইউরোপীয়রা শহরের ইতিহাস দ্বারা আকৃষ্ট হয়। বহরমপুর কোর্ট স্টেশন বা বহরমপুর বাসস্ট্যান্ড। ধর্মতলা/এসপ্ল্যানেড কলকাতা থেকে বহরমপুরগামী যে কোনও বেসরকারী বা সরকারি বাসে উঠুন। ভলভো বাস পরিষেবা কলকাতা-বহরমপুর রুটের জন্যও উপলব্ধ। | বিবরণ=কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্বোধনের ৩ বছর আগে শুরু হয়েছিল। কৃষ্ণনাথ নন্দী দ্বারা নির্মিত। | নাম=ব্যারাক স্কয়ার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ব্রিটিশ শাসনের সেনাবাহিনী ব্যারাক। মূলত প্রায় বর্গাকার আকৃতির একটি ক্ষেত্র, যার চারটি কোণে চারটি কামান রয়েছে এবং এর চারপাশে সেনাবাহিনী রয়েছে। | নাম=কর্ণসুবর্ণ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=৭তম শতাব্দীর রাজা শশাঙ্কের রাজধানী, যা ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ সম্পাদনা দ্বারা রক্ষিত রয়েছেন। ট্রেনে করে খাগড়াঘাট রেলস্টেশন (বারহামপুরের বিপরীতে) থেকে কর্ণসুবার্ণ পর্যন্ত পাওয়া যায়। | নাম=মুর্শিদাবাদ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=হাজার দুয়ারী, নাশিপুর প্রাসাদ ইত্যাদি | নাম=নেতাজি সুভাষ সরোবর অন্য ইউআরএল ইমেইল= * রান্নাঘরের বাসনপত্র এবং বাড়ির সাজসজ্জার জন্য কাঁসা দিয়ে তৈরি জিনিস (একটি তামার খাদ)। খাগড়াই কাঁসাকে ভারতের সেরা বলা হয়। * বহরমপুর হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি পণ্যের জন্য বিখ্যাত ছিল। এছাড়াও, প্রচুর কুটির শিল্প লক্ষ্য করা যায়, যা হস্তশিল্পের জিনিসগুলি প্রচুর পরিমাণে তৈরি করে। ছানাবড়া এক ধরণের দুধজাত পণ্য (ছানা সঙ্কুচিত পানির) দিয়ে তৈরি একটি সুস্বাদু মিষ্টি। আম মুর্শিদাবাদের আমের বিশেষত্বের বৈচিত্র্য। বিশেষত নবাবদের দ্বারা (মুর্শিদাবাদের মুসলিম সম্রাট) ভারত এবং বাইরের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এখানে বিভিন্ন আমের গাছ রোপণ করা হয়েছে। কোহিনূর, রানী, খোসবা'সহ বিভিন্ন আমগুলি দুর্দান্ত এবং অনন্য। * খাজা- তিল থেকে তৈরি নামে একটি মিষ্টি, খুব জনপ্রিয়। শহরের উপকণ্ঠে প্রচুর মদের বার রয়েছে। | নাম=হোটেল সঞ্জয় রিজেন্সি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=৩-তারা বাজেটের হোটেলটি বারহামপুর কোর্ট ট্রেন স্টেশন থেকে ৯ মিনিটের পথ এবং কাশিমবাজার প্রাসাদ থেকে ৬ কিলোমিটার এবং মতিঝিল পার্ক থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে, যা একটি হ্রদ, নৌকা বাইচ এবং ফোয়ারা শো প্রদর্শন করে। | নাম=বহরমপুর লজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এই সাধারণ হোটেলটি গ্রান্ট হল থেকে ৯ মিনিটের দূরে, ১৯১১ সাল নির্মিত হয়। বারহামপুর কোর্ট ট্রেন স্টেশন থেকে ২ কিলোমিটার এবং ওয়াটারফ্রন্ট মতিঝিল পার্ক থেকে ৯ কিমি দূরে অবস্থিত। | নাম=দ্য ফেম অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=হোটেলটি সিলভার স্ক্রিন থিয়েটার সংলগ্ন। এটি বারহামপুর কোর্ট ট্রেন স্টেশন থেকে ৭ মিনিটের পথ এবং হাজারদুয়ারী প্রাসাদ থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে। স্বাচ্ছন্দ্যযুক্ত কক্ষগুলিতে ফ্রি ওয়াই-ফাই, ফ্ল্যাট-স্ক্রিন, ব্যালকনি এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে। স্যুটগুলিতে মিনিবার যুক্ত রয়েছে; কিছু ক্ষেত্রে চা এবং কফি তৈরির সুবিধা রয়েছে এবং/অথবা টেরেস রয়েছে। ২৪x৭ রুম পরিষেবা রয়েছে। | নাম=বহরমপুর পর্যটন লজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=হোটেল সানশাইন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=হোটেল সোনালী বাংলা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= হাওড়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=হাওড়া হুগলি নদী তীরে ও কলকাতার পশ্চিমে ভারতে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গের একটি শহর। | বিবরণ=উলুবেড়িয়া ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়া জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। }}ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া মহকুমার বাগনান আই সি ব্লকের একটি জনগণনা শহর। | নাম=বাগনান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া মহকুমার বাগনান সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের একটি জনগণনা শহর। | নাম=আন্দুল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= শহরের আন্দুল রাজবাড়ী ঐতিহাসিক স্থান হিসাবে সুপরিচিত। এই রাজবাড়ীতে এসেছিলেন স্বয়ং রবার্ট ক্লাইভ। mdash;ভারতের একটি শিল্পনগরী। মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠানের (আইআইটি) প্রথম ক্যাম্পাস এই শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়। mdash;জেলার একটি সদর শহর ও পৌরসভা এলাকা।এই শহরে মেদিনীপুর বিভাগের সদর দপ্তর অবস্থিত। | নাম=গড়বেতা অন্য ইউআরএল ইমেইল= mdash;পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর সদরের মহকুমার গড়বেতা-১ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের একটি শহর। এটি শিলাবতী নদীর তীরে অবস্থিত। এখানে মা সর্ব্ব মঙ্গলার মন্দির, দ্বাদশ সিবালয় মন্দির, কৃষ্ণ রাইজিউর মন্দির,জগন্নাথ দেবের মন্দির,বাবা বসন্ত রায়ের মন্দির রয়েছে। ঐতিহাসিক মতে পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতন (তৎকালীন দন্দভুক্তি) এলাকায় রাজা শশাঙ্কের রাজত্বের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। ঐ সময়কালে তাম্রলিপ্ত সাম্রাজ্যের অংশ ছিল এই জেলার অনেকাংশ। ১০২১-১০২৩ খ্রিষ্টাব্দে রাজা রাজেন্দ্র ঢোলের আক্রমণের পর তাম্রলিপ্ত সাম্রাজ্যের পতন হয়। এরপর ১১৩৫ খ্রিষ্টাব্দে রাজা অনন্ত বর্মণ মেদিনীপুরের (তৎকালীন মিধুনপুর) দখল নেন। খ্রিষ্টীয় ১৩০০-১৫০০ শতাব্দীতে সারা বাংলায় মুসলিম সাম্রাজ্যের বিস্তার হলেও বিষ্ণুপুরের হিন্দু রাজা এবং জমিনদারেরা মেদিনীপুরের সুবিশাল অংশে হিন্দু সাম্রাজ্য ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। ১৫০০ শতাব্দীর শুরুতে মেদিনীপুর মুঘল সাম্রাজ্যের অধীনে চলে আসে। ১৬৮৭ খ্রিষ্টাব্দে জব চার্নক মেদিনীপুরের হিজলিতে আসেন। ১৭০০ শতাব্দীর মধ্যান্তরে মারাঠারা একাধিক বার মেদিনীপুরে আক্রমণ ও লুঠতরাজ করে। ১৭৫২ খ্রিষ্টাব্দে পশ্চিম মেদিনীপুরের একাংশ মারাঠা সাম্রাজের অধীনে চলে যায়। এরপর ব্রিটিশ আমলে মেদিনীপুর একাধিক কৃষক বিদ্রোহ ও স্বাধীনতা সংগ্রামী আন্দোলনের সাক্ষী থেকেছে। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=দি হোটেল পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৯১ ০৮৩৭৩০ ৫৩৪০০ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=৫ নং রাজ্য সড়কে অবস্থিত এই বাজেট হোটেলটি হিজলি ট্রেন স্টেশন এবং নেহেরু মিউজিয়াম অফ সায়েন্স অ্যাণ্ড টেকনোলজির থেকে ২ কিলোমিটার দূরে এবং খড়্গেশ্বর মন্দির থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ছোট কক্ষগুলিতে স্যাটেলাইট টিভি রয়েছে। আপগ্রেড করা কক্ষগুলি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যুক্ত। রুম পরিষেবা উপলব্ধ। এছাড়াও ২ টি ডরম রয়েছে। | নাম=গ্রেট ইণ্ডিয়া হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+৯১ ০৩২২২ ২৩৩ ৩৭৪ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=মুম্বই-কলকাতা মহাসড়কে অবস্থিত একটি সাধারণ ভবনে। এই স্বল্প খরচের হোটেলটি নেহেরু মিউজিয়াম অফ সায়েন্স অ্যাণ্ড টেকনোলজি থেকে ৯ কিলোমিটার এবং হিন্দু খড়্গেশ্বর মন্দির থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থতি। বর্ণিল, সংগঠিত কক্ষগুলিতে টিভি এবং চা এবং কফি তৈরির সুবিধা রয়েছে। ওয়াই-ফাই এবং রুম পরিষেবাও উপলব্ধ। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মেদিনীপুর বিভাগে অবস্থিত একটি জেলা। জেলাসদর পুরুলিয়া। এই জেলার উত্তর সীমান্তে পশ্চিম বর্ধমান পূর্ব সীমান্তে বাঁকুড়া ও দক্ষিণ সীমান্তে ঝাড়গ্রাম জেলা; এবং পশ্চিম দিক ঝাড়খণ্ড রাজ্য দ্বারা বেষ্টিত। | নাম=ঝালদা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=একটি শহর ও পৌরসভা। শহরটি পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খন্ড সীমান্তের খুব কাছে অবস্থিত। | নাম=পুরুলিয়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=পুরুলিয়া জেলার প্রধান শহর ও পৌরসভা এলাকা | নাম=রঘুনাথপুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। এখানে একটি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। | নাম=বলরামপুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম অযোধ্যা পাহাড়, পুরুলিয়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=জেলার একটি পাহাড়ী অরণ্য অঞ্চল। কোচবিহার জেলা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তরবঙ্গ অঞ্চলের ১০০,০০০ (২০১১) জনসংখ্যার একটি শহর। এটি তার সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং রাজকীয় ঐতিহ্যের অবশিষ্টাংশের জন্য পরিচিত। পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম প্রধান পর্যটন গন্তব্য, কোচবিহার প্রাসাদ এবং মদন মোহন মন্দির থাকার কারণে, এটি একটি ঐতিহ্যবাহী শহর হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। ১৯৪৯ সালে কোচবিহারের তদনীন্তন রাজা জগদ্দীপেন্দ্র নারায়ণ ভূপবাহাদুর রাজ্যটিকে ভারত অধিরাজ্যের হাতে তুলে দেন। ১৯৫০ সালে কোচবিহার পশ্চিমবঙ্গের একটি জেলায় পরিণত হয়। | নাম=কোচবিহার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ শহরটি কোচবিহার সদর মহকুমার কোচবিহার ১ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক-এ অবস্থিত৷ | বিবরণ কোচবিহার জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। | নাম=হলদিবাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ কোচবিহার জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। | নাম=মেখলিগঞ্জ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কোচবিহার জেলার একটি শহর এবং একটি পৌরসভা। এটি মেখলিগঞ্জ মহকুমার সদর দফতর। | নাম=তুফানগঞ্জ অন্য ইউআরএল ইমেইল= }}কোচবিহার জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। | নাম= কোচবিহার রাজবাড়ি| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ কোচবিহার রাজবাড়ি (অপর নাম ভিক্টর জুবিলি প্যালেস) হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কোচবিহার শহরের একটি দর্শনীয় স্থান। ১৮৮৭ সালে মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণের রাজত্বকালে লন্ডনের বাকিংহাম প্রাসাদের আদলে এই রাজবাড়িটি তৈরি হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের মালদা বিভাগের একটি জেলা। পুর্বতন মালদহ জেলার অংশবিশেষ নিয়ে মালদহ জেলা স্থাপিত হয়৷ মালদহ ও চাঁচল মহকুমা দুটি নিয়ে মালদহ জেলা গঠিত। জেলাটির জেলাসদর ইংরেজ বাজার। —পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে অবস্থিত একটি শহর, শহরটিকে আমের শহরও বলা হয়ে থাকে। মালদা জেলার সদরদপ্তর এখানেই অবস্থিত। শহরটি পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চম বৃহৎ। — গাজোল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা জেলার মালদা সদর মহকুমার গাজোল সিডি ব্লকের একটি শহর। গাজোল থানা এই শহরে পরিষেবা প্রদান করে। — শহরটি পশ্চিমবঙ্গের উত্তর অংশের মালদা জেলাতে অবস্থিত এবং চাঁচল মালদা জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর। — মালদা জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। | বিবরণ বাংলার এককালীন রাজধানী এবং অধুনা ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি নগর যার অবস্থান বর্তমান ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী অঞ্চলে। এটি লক্ষনাবতী নামেও পরিচিত। প্রাচীন এই দুর্গনগরীর অধিকাংশ পড়েছে বর্তমান ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা জেলায় এবং কিছু অংশ পড়েছে বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায়। শহরটির অবস্থান ছিল গঙ্গানদীর পূর্ব পাড়ে, রাজমহল থেকে ৪০ কি:মি: ভাটিতে এবং মালদার ১২ কি:মি: দক্ষিণে। অনুমান করা হয় ১৫০০ খ্রিষ্টাব্দে এটি বিশ্বের অন্যতম জনবহুল শহর হিসেবে পরিচিত ছিল। উপমহাদেশীয় অঞ্চলের মধ্যে বিজয়নগর(বিজয়নগর সাম্রাজ্য এর রাজধানী) ও গৌড় সবথেকে নগরায়িত বলে সুপরিচিত ছিল। | বিবরণ লাতান সামসুদ্দিন ইলিয়াশ শাহ্ এর আমলে (১৩৪২-১৩৫২) পান্ডুয়া বাংলার রাজধানী ছিল। বর্তমান ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা শহরের ১২ মাইল উত্তরে এবং আরেক প্রাচীন নগর গৌড় হতে ২০ মাইল দূরে অবস্থিত। | বিবরণ কলকাতা থেকে বহরমপুরের দূরত্ব প্রায় ২০০ কিলোমিটার (১২৪ মাইল)। এটি পশ্চিমবঙ্গের সপ্তম বৃহত্তম শহর (কলকাতা, আসানসোল, শিলিগুড়ি বর্ধমান ও ইংরেজবাজার এর পরে) এবং পশ্চিমবঙ্গের কেন্দ্রীয় অংশে অবস্থিত। | বিবরণ এটি বাংলা,বিহার, উড়িষ্যার প্রাক্তন রাজধানী ছিল। | বিবরণ মুর্শিদাবাদ জেলার ডোমকল মহকুমার একটি শহর। | বিবরণ মুর্শিদাবাদ জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা | বিবরণ মুর্শিদাবাদ জেলার একটি শহর | বিবরণ ৭তম শতাব্দীর রাজা শশাঙ্কের রাজধানী, যা ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ সম্পাদনা দ্বারা রক্ষিত রয়েছেন। ট্রেনে করে খাগড়াঘাট রেলস্টেশন (বারহামপুরের বিপরীতে) থেকে কর্ণসুবার্ণ পর্যন্ত পাওয়া যায়। | বিবরণ হাজারদুয়ারী প্রাসাদ, যা আগে বার কোঠি নামে পরিচিত ছিল, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদে কিলা নিজামতের ক্যাম্পাসে এটি গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলার নবাবি আমলে স্থাপত্যকলার এক উজ্জল প্রতিফলন হল এই হাজারদুয়ারি প্রাসাদ। বেশিরভাগ ভ্রমণকারী বিমানে করে বেনিটো জুয়ারেজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে মেক্সিকো সিটিতে পৌঁছান; এটি শহরের পূর্ব অংশে অবস্থিত। বিমানবন্দরে দুটি টার্মিনাল রয়েছে: টার্মিনাল ১ (বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের জন্য) এবং টার্মিনাল ২ (বেশিরভাগই এরোমেক্সিকো, ডেল্টা এয়ারলাইন্স, কোপা এয়ারলাইন্স এবং এরোমার দ্বারা ব্যবহৃত)। বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ সংশোধিত) আইন, ১৯৭৪ অনুযায়ী ৫,০২২ হেক্টর জায়গা জুড়ে পৃথিবীর অন্যান্য উন্নত দেশের আদলে অভয়ারণ্যের ছাঁচে ভাওয়াল শালবনে এই উদ্যান গড়ে তোলে। ১৯৮২ সালের আগে এটি আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষিত হয়নি। এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে, ঢাকা শহরের সন্নিকটবর্তী হওয়ায় এখানে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে যাতায়ত করা যায়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা রয়েছে সারাদেশের সাথে। এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই। ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানে একসময় বাঘ, কালোচিতা, চিতাবাঘ, মেঘলা চিতা, হাতি, ময়ূর, মায়া হরিণ ও সম্বর হরিণ দেখা যেত। ১৯৮৫ সালে এ বনে খেঁকশিয়াল, বাঘডাস, বেজী, কাঠবিড়ালী, গুঁইসাপ আর কয়েক প্রজাতির সাপ দেখা গেছে। একটি হিসাব অনুযায়ী, ভাওয়াল গড়ে ৬৪ প্রজাতির প্রাণী রয়েছে যার মধ্যে ৬ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৯ প্রজাতির সরীসৃপ, ১০ প্রজাতির উভচর ও ৩৯ প্রজাতির পাখি রয়েছে। বনবিভাগ এ বনে অজগর, ময়ূর, হরিণ ও মেছোবাঘ ছেড়েছে। এছাড়া ২০১২ সালে ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানে ১৬টি তক্ষক ছাড়া হয়। ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান মূলত ক্রান্তীয় পতনশীল পত্রযুক্ত বৃক্ষের বনভূমি। এ বনে ২২১ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে যার মধ্যে ২৪ প্রজাতির লতা, ২৭ প্রজাতির তৃণ, ৩ প্রজাতির পামজাতীয় বৃক্ষ, ১০৫ প্রজাতির ঔষধি, ১৯ প্রজাতির গুল্ম, ৪৩ প্রজাতির বৃক্ষ। শাল এ উদ্যানের প্রধান বৃক্ষ। অন্যান্য বৃক্ষের মধ্যে কাঁঠাল আজুলি কুম্ভী গান্ধী গজারি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এছাড়া এ বনে কৃত্রিমভাবে ইউক্যালিপটাস আর রাবারের বনায়ন করা হয়েছে। ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের আকর্ষণীয় একটি পর্যটন কেন্দ্র। এখানে বেশ কয়েকটি পিকনিক স্পট রয়েছে। স্পটগুলোর হলো আনন্দ কাঞ্চন সোনালু অবকাশ অবসর বিনোদন''। এখানকার কটেজগুলো হলো বকুল মালঞ্চ মাধবি চামেলী বেলী জুঁই ইত্যাদি। এখানে ১৩টি কটেজ ও ৬টি রেস্টহাউজ রয়েছে। রাত্রি যাপনের জন্য এখানে অনুমতি দেওয়া হয় না। পিকনিক স্পট কিংবা রেস্ট হাউস ব্যবহার করতে হলে বন বিভাগের মহাখালী কার্যালয় থেকে আগাম বুকিং দিতে হয়। ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানে প্রবেশ ফি ১০ টাকা (২০১৭)। প্রতিবছর প্রায় ১৫,০০,০০০ দেশি-বিদেশি পর্যটক এখানে বেড়াতে আসেন। আমাদের ম্যানুয়াল অফ স্টাইল হল উইকিভ্রমণকে সামঞ্জস্যপূর্ণ চেহারা এবং অনুভূতি দেওয়ার জন্য নিয়ম এবং নির্দেশিকাগুলির একটি সংগ্রহ । এই নিয়মগুলির বেশিরভাগেরই ব্যতিক্রম রয়েছে তবে একটি ভাল রেফারেন্স কাজকে সহযোগিতামূলকভাবে একত্রিত করার জন্য নিয়মগুলি অনুসরণ করা ভাল যদি না সেগুলি কোনও নির্দিষ্ট পরিস্থিতির জন্য বেশ অনুপযুক্ত হয় । ১৪ কিলোমিটার ব্যাপী দীর্ঘ এই সমুদ্র খাদটি দুবলার চর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। গভীরতম এই উপত্যকার রেকর্ড আয়তন প্রায় ১৩৪০ মিটার। এর গড় গভীরতা প্রায় ১২০০ মিটার। এখানকার ডুবো গিরিখাত বঙ্গীয় উপবদ্বীপের অংশ, যা বিশ্বের বৃহত্তম ডুবো গিরিখাত হিসাবে বিবেচিত হয়। গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র ব-দ্বীপের পশ্চিমে অবস্থিত এই স্থানটি বঙ্গোপসাগরের মধ্যে একটি গভীর খাদের মত জায়গা, যা গঙ্গা খাদ নামেও পরিচিত। এটি বিশ্বের বড় ১১টি বড় উপত্যকার একটি। জেলেরা তাদের বাঁশের হিসাব 'বাম' অনুযায়ী এই স্থানটিতে এসে কোনো হিসাব না পেয়ে এর নাম রাখেন 'না বাম'। এখানে কয়েক প্রজাতির ডলফিন, তিমি ও হাঙ্গরসহ বিচিত্র জাতের বড় বড় মাছ পাওয়া যায়। কথিত আছে, এখানেই ১৮৬৩ সালে গ্যাডফ্লাই নামে একটা ২১২ টন ওজন বিশিষ্ট গানবোট ভারত থেকে ইংল্যান্ডে বিপুল পরিমাণ ধনরত্ন নিয়ে যাওয়ার সময় ঝড়ের কবলে পড়ে ডু্বে যায়, যা অদ্যাবধি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এটির অবস্থান বঙ্গোপসাগরে হওয়ায় বাগেরহাট বা খুলনা হতে যাওয়া সুবিধাজনক। প্রথমে বাগেরহাট জেলা]]য় আসতে হবে; অথবা খুলনার মোংলা বন্দরে এসে সেখান থেকে ট্রলার কিংবা লঞ্চ ভাড়া করে যেতে হবে। বঙ্গোপসাগরের মধ্যে অবস্থিত হওয়ায় এখানে আপনি নৌযানে ভেসে বেড়াতে পারবেন এবং উপভোগ করবেন সমুদ্রের বিশালতা। এছাড়াও স্কুবা ডাইভিং করারও সুযোগ রয়েছে। নিকটবর্তী দুবলার চরটি শুটকি মাছ প্রক্রিয়াজাতকরনের জন্য প্রসিদ্ধ। সেখানে মাছের শুটকি প্রক্রিয়াজাতকরন প্রত্যক্ষ করুন, মাছ ধরা দেখুন। দুবলার চরে হাঁটলে আপনি নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণীর দেখা পেতে পারেন। এছাড়া চরের চারপাশে পানি থাকায় এখানে নানা প্রজাতির মাছ ও জলজ উদ্ভিদের দেখা পাবেন। প্রতি বছর কার্ত্তিক মাসে (খ্রিস্টীয় নভেম্বর) হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রাসমেলা এবং পূণ্যস্নানের আয়োজন হয়। এ উপলক্ষে মেলা হয়। তিনদিনব্যাপী এ মেলায় অনেক বিদেশি পর্যটকেরও সমাগম হয়। পর্যটন জাহাজ বা নৌযান ছাড়াও সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে হিরণপয়েন্টের নীলকমল এবং টাইগার পয়েন্টের কচিখালী ও কাটকায় বন বিভাগের রেস্টহাউজে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। নীলকমলে দেশি পর্যটকদের জন্য প্রতি কক্ষ তিন হাজার টাকা, চার কক্ষ ১২ হাজার টাকা, কচিখালীতে প্রতি কক্ষ তিন হাজার টাকা, চার কক্ষ ১০ হাজার টাকা, কটকাতে প্রতি কক্ষ দুই হাজার টাকা, দুই কক্ষ চার হাজার টাকা খরচ পড়বে। সুন্দরবনের পাশে সাতক্ষীরা শহরে সাধারণ মানের হোটেল ও শ্যামনগরের মুন্সিগঞ্জে এনজিও সুশীলনের রেস্টহাউস ও ডরমেটরিতে একক, পরিবার ও গ্রুপ নিয়ে থাকার সুবিধা রয়েছে। মংলায় পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল, পশুর বন্দরে সাধারণ হোটেল আছে পর্যটকদের জন্য। খুলনা মহানগরে হোটেল রয়েল, ক্যাসেল সালাম, হোটেল টাইগার গার্ডেন, হোটেল ওয়েস্ট ইন্, হোটেল সিটি ইন, হোটেল মিলিনিয়াম ইত্যাদি মানসম্পন্ন হোটেল ছাড়াও সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। সাগরে বনদস্যুদের উৎপাত, খাবার পানির অভাব, স্বাস্থ্য সেবা সংকট, বড়সড় ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছাসের প্রকোপ প্রভৃতি বিষয়ে পূর্বেই তথ্য সংগ্রহ করে যথাযথ ব্যবস্থা নিয়ে এখানে যাওয়া উচিত। উইকি ভ্রমণে ৩৬৫ দিনে ৩৬৫ নিবন্ধ তৈরির প্রচেষ্টা শুরু করলাম ৬ জুন ২০২০ তারিখ হতে। সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড মেরিন সংরক্ষিত এলাকা]] সীতাকুণ্ড বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক]] শেখ জামাল ইনানী জাতীয় উদ্যান]] এখানে কোন বিমানবন্দর বা রেললাইন না থাকায় সরাসরি আকাশপথে বা রেলপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা থাকায় সড়কপথ ঢাকা হতে মাদারিপুর আসা যায়। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল হতে মাদারিপুর লঞ্চ টার্মিনালে নৌপথ নিয়মিত নৌ যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে। সড়ক বা নৌপথে মাদারীপুর এসে সেখান থেকে সিএনজি অটো বা যেকোনো বাহনে চরমুগুরিয়া ইকোপার্কে আসা যায়। চরমুগুরিয়া ইকোপার্কে প্রচুর বানর রয়েছে। এখানকার উদ্ভিদ ও বৃক্ষরাজিতে রয়েছে নানাবিধ পাখ-পাখালির আবাস। এছাড়াও দেখতে পাবেন কীট পতঙ্গ ও ক্ষুদ্রাকার জীব। আশপাশের দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে দেখুন - * শাহ মাদার (রঃ) দরগাহ শরীফ, * সূফী আমীর শাহ (রঃ) এর মাজার শরীফ, রাজধানী ঢাকা থেকে পিরোজপুর সদরের দূরত্ব সড়ক পথে ১৮৫ কিলোমিটার ও জলপথে ২৫৯ কিলোমিটার; আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৫০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পিরোজপুরে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। সড়কপথে ঢাকা থেকে পিরোজপুর যাওয়ার পথে মাঝপথে বৃহত্তর পদ্মা নদীর অবস্থান হওয়ার কারণে ঢাকা থেকে সরাসরি পিরোজপুরের কোনো বাস যোগাযোগ নেই। ফেরি পারাপার সার্ভিসের পাশাপাশি লঞ্চ বা স্পিডবোটের মাধ্যমে নদী পার হয়ে পিরোজপুর যাওয়া যায়। ঢাকার সায়েদাবাদ ও গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে ঢাকা-পিরোজপুর রুটের ফেরি পারাপার গাড়ি রয়েছে। সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো মাওয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে পিরোজপুর যাতায়াত করে। আর গাবতলী থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো পাটুরিয়া সংলগ্ন পদ্মা নদী পার হয়ে পিরোজপুর রুটে চলাচল করে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন একাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চ পিরোজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সড়কপথের তুলনায় নদীপথে লঞ্চে যাতায়াত আরামদায়ক। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:০০ টা থেকে শুরু করে রাত ৮:৩০ টা পর্যন্ত লঞ্চগুলো ছেড়ে যায় এবং পরদিন সকাল ৮:০০ টা থেকে ১০:০০ টার মধ্যে পিরোজপুর গিয়ে পৌছায়। পিরোজপুর হুলারহাট নামক ঘাটে নেমে ঘাট থেকে রিক্সা (ভাড়া ৩০-৫০ টাকা ভ্যান (ভাড়া ২০-৩০ টাকা) ও টেম্পুযোগে (ভাড়া ২০-৩০ টাকা) পিরোজপুর শহরে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে ব্যক্তিমালিকানাধীন লঞ্চের পাশাপাশি বিআইডব্লিউটিএ-র রকেটও ঢাকা-পিরোজপুর রুটে চলাচল করে। লঞ্চের তুলনায় রকেটে যাতায়াত কিছুটা আরামদায়ক। সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত সপ্তাহের ৫ দিন রকেট চলাচল করে। রকেটগুলো প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬:৩০টায় সদরঘাট থেকে ছেড়ে গিয়ে পরদিন সকাল ৮:০০টা থেকে ১০:০০টার মধ্যে পিরোজপুরের হুলারহাট ঘাটে গিয়ে পৌছায়। ইকোপার্কটিতে বিভিন্ন প্রজাতির পাখ-পাখালি ও ছোট জীবজন্তু রয়েছে। এছাড়াও এখানে রয়েছে অবসর বিনোদনের জন্য বিভিন্ন ধরণের খেলা ও ঘুরে বেড়ানোর ব্যবস্থা। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো * শেরে বাংলা পাবলিক লাইব্রেরী; * বলেশ্বর ঘাট শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * ওসি, পিরোজপুর সদরঃ মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৪ ৩৩৬। মৌলভীবাজার জেলার কয়েকটি ছোট ছোট প্রাকৃতিক টিলা নিয়ে গড়ে তোলা এই ইকোপার্কটি শকুনের নিরাপদ এলাকা-১ তফসিল অনুসারে শকুনের জন্য নিরাপদ বাসস্থল বলে ঘোষিত। এখানে কটেজ ও পিকনিক কর্নার রয়েছে। ইকোপার্কটিতে রয়েছে ঘন গাছ-গাছালি এবং নানা প্রকার প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও বৃক্ষরাজি। এগুলোর মধ্যে চাপালিশ, শাল, গর্জন, চম্পাফুল, জারুল, মিনজিরি, চাউ, ঝাউ, কড়ই, জলপাই, আম, কাঁঠাল, নারিকেল, সুপারি, কামরাঙ্গা, চালতা, আগর, কৃষ্ণচূড়া, শিমুল, বাজনা, নাগেশ্বর, বকুল, হিজল, ডুমুর এবং বিবিধ বেত উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও নানা প্রজাতির গুল্ম, বীরুত্ এবং লতাও এখানে দেখা যায়। রাজধানী ঢাকা থেকে মৌলভীবাজার সদরের দূরত্ব সড়ক পথে ২০৩ কিলোমিটার ও রেলপথে শ্রীমঙ্গল পর্যন্ত ২৩১ কিলোমিটার; আর বিভাগীয় শহর সিলেট থেকে ৭৬ কিলোমিটার। মৌলভীবাজারে নৌ যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। সড়কপথে ঢাকার সায়েদাবাদ ফকিরাপুল ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে মৌলভীবাজারে আসার সরাসরি দুরপাল্লার বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৪ হতে ৫ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে সরাসরি মৌলভীবাজারে আসার জন্য পরিবহন কোম্পানিগুলো হচ্ছে হানিফ এণ্টারপ্রাইজ (এসি ও নন-এসি শ্যামলী পরিবহন (এসি ও নন-এসি সিলেট এক্সপ্রেস (নন-এসি মৌলভীবাজার সিটি (নন-এসি টিআর ট্রাভেলস (এসি রূপসী বাংলা (এসি ও নন-এসি) এবং তাজ পরিবহন (নন-এসি)। ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় মৌলভীবাজার আসা যায়। ইকোপার্কটিতে বিভিন্ন প্রজাতির পাখ-পাখালি ও ছোট জীবজন্তু রয়েছে। এছাড়াও এখানে রয়েছে অবসর বিনোদনের জন্য বিভিন্ন ধরনের খেলা ও ঘুরে বেড়ানোর ব্যবস্থা। শকুনের অভয়ারণ্য হওয়ায় এখানে প্রচুর শকুন দেখতে পাবেন। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো মৌলভীবাজারে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরনের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * হোটেল সোনাগাঁও শ্রীমঙ্গল রোড, মৌলভীবাজার; * পর্যটন রেস্ট হাউজ কুসুমবাগ, মৌলভীবাজার; * সেরাটন প্লাজা কুসুমবাগ, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৫২০২০; * হোটেল হেলাল সাইফুর রহমান রোড, মৌলভীবাজার; * গ্র্যাণ্ড সুলতান টি রিসোর্ট এণ্ড গলফ সেণ্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। মৌলভীবাজারে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। এখানকার মাস্টার কেবিনের রসগোল্লা খুব বিখ্যাত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেণ্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * সিভিল সার্জন, মৌলভীবাজারঃ ☎ ০৮৬১-৫২২৯৬; * জরুরি বিভাগ, সদর হাসপাতাল: ☎ ০৮৬১-৫৩০৮২; * উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মৌলভীবাজারঃ ☎ ০৮৬১-৫২৭৮৩; [[সিলেট নগরীর উত্তর-পূর্ব কোণে শহর থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটার দূরে সিলেট জেলা সদরের পূর্ব প্রান্তে টিলাগড় রিজার্ভ ফরেস্টের ১১২ একর জায়গা নিয়ে ২০০৬ সালে টিলাগড় ইকোপার্ক স্থাপন করা হয়। এটি পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বন অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণাধীন সিলেট বনবিভাগ কর্তৃক পরিচালিত ইকোপার্ক প্রকল্প। ইকোপার্কটিতে রয়েছে ঘন গাছ-গাছালি এবং নানা প্রকার প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও বৃক্ষরাজি। এগুলোর মধ্যে চাপালিশ, শাল, গর্জন, চম্পাফুল, জারুল, মিনজিরি, চাউ, ঝাউ, কড়ই, জলপাই, আম, কাঁঠাল, নারিকেল, সুপারি, কামরাঙ্গা, চালতা, আগর, কৃষ্ণচূড়া, শিমুল, বাজনা, নাগেশ্বর, বকুল, হিজল, ডুমুর এবং বিবিধ বেত উল্লেখযোগ্য। নানা প্রজাতির গুল্ম, বীরুত্ এবং লতা এই পার্কটিকে অপূর্ব রূপ দিয়েছে। টিলাগড় ইকোপার্কে বিভিন্ন ধরনের প্রাণীকে বন্য পরিবেশে ঘুরে দেখতে পাওয়া যায়। এদের মধ্যে রয়েছে শিয়াল বানর খেঁকশিয়াল খরগোশ বনমোরগ, মথুরা, হনুমান এবং ময়না, টিয়া, ঘুঘু, হরিডাস, সাত ভাই চম্পা পাখি। শকুনের নিরাপদ এলাকা-১ তফসিল অনুসারে টিলাগড় ইকোপার্ক শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। কয়েকটি ছোট ছোট টিলা নিয়ে গড়ে তোলা ইকোপার্কটির ছোটবড় টিলার মধ্য দিয়ে বয়ে গিয়েছে একটি ছড়া। এখানে রয়েছে পিকনিক কর্নার এবং শিশুদের জন্য চিলড্রেন’স কর্নার। বিষুবরেখা অঞ্চলে অবস্থিত এই চিরসবুজ জায়গাটিতে লাক্কাতুরা চা বাগান ছাড়াও রয়েছে শেভরন গ্যাসক্ষেত্র। সড়ক পথে ঢাকা হতে সিলেটের দূরত্ব ২৪১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সিলেট রেল স্টেশনের দূরত্ব ৩১৯ কিলোমিটার। সিলেটে সরাসরি বিমানে আসা যায়; ঢাকা থেকে সিলেটের সাথে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র সিলেট, শেরপুর ও আজমেরীগঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। ইকোপার্কটিতে বিভিন্ন প্রজাতির পাখ-পাখালি ও ছোট জীবজন্তু রয়েছে। এছাড়াও এখানে রয়েছে অবসর বিনোদনের জন্য বিভিন্ন ধরণের খেলা ও ঘুরে বেড়ানোর ব্যবস্থা। শকুনের অভয়ারণ্য হওয়ায় এখানে প্রচুর শকুন দেখতে পাবেন। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো আথনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা)। এছাড়াও স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। আরও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে কিছু উন্নতমানের হোটেল রয়েছেঃ * পানশী রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * পাঁচভাই রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * ভোজনবাড়ি রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * প্রীতিরাজ রেস্তোরাঁ, জল্লারপাড় রোড, জিন্দাবাজার, সিলেট; * স্পাইসি জেল রোড, সিলেট, ☎ ০৮২১-২৮৩২০০৮; * রয়েলশেফ মির্জাজাঙ্গাল, সিলেট, ☎ ০৮২১-৭২৩০৯৬। কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি সমুদ্র সৈকত ও পর্যটনকেন্দ্র যা পর্যটকদের নিকট “সাগর কন্যা” নামে পরিচিত। ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সৈকত বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক ও একমাত্র সমুদ্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়। এর অদূরেই বাংলাদেশ বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে গড়ে তোলা হয়েছে ইকোপার্কটি। পটুয়াখালীর কলাপাড়ার পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটার জিরো পয়েন্ট থেকে মাত্র দুই কিলোমিটার পূর্বে ইকোপার্কটির অবস্থান। সাগর থেকে ইকোপার্কের দূরত্ব মাত্র ২৫/৩০ গজ। ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বরে সিডর এবং পরবর্তীকালে আইলার কারণে ইকোপার্কে ব্যাপক ক্ষতি হয়। কিন্তু এরপর আর ইকোপার্ক রক্ষায় কোনো প্রকল্প অনুমোদন হয়নি। গত ১৩ বছরে পার্কটির মূল রাস্তাসহ স্থাপনা এখনও সংস্কার না হওয়ায় পার্কটি সাগরের ঢেউয়ের তান্ডবে বিলীন হওয়ার পথে। সাগরের জোয়ারের কারণে পার্কে পানির ঢেউ আছড়ে পড়ায় মৌসুমের শুরুতেই ভাঙন শুরু হয়। ইতোমধ্যে সাগর গর্ভে চলে গেছে ইকোপার্কের বিস্তীর্ণ ঝাউ বাগানসহ বিভিন্ন স্থাপনা। বিগত বর্ষা মৌসুমে শেষ স্থাপনাগুলোও বিলীন হয়। ঢাকা থেকে সকাল সন্ধ্যা যেকোন সময় বেশ কয়েকটি বাস সরাসরি কুয়াকাটা যায়। ঢাকার গাবতলী থেকে সুরভী, সোনারতরী, সাকুরা পরিবহন ছাড়াও বিআরটিসি পরিবহনের বাস সরাসরি কুয়াকাটায় যায়। এসব বাস কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে ২০০ মিটার দূরে নামিয়ে দেয়। ঢাকা থেকে কুয়াকাটা বাসে যেতে মোট সময় লাগে প্রায় ১২/১৩ ঘণ্টা; মোটামুটি ৯-১০ ঘণ্টা লাগে বাসে যেতে এবং দুটি ফেরী পার হতে হয়। ভাড়া সুরভীতে শুধুমাত্র ৭৫০ বাকিগুলোতে ৬৫০। সরাসরি কুয়াকাটা যাওয়ার কোনো ট্রেন নেই; পুরো বরিশাল বিভাগেই ট্রেনে যাওয়া যায় না। ট্রেনে ঢাকা সুন্দরবন এক্সপ্রেস বা চিত্রা এক্সপ্রেসে, আর উত্তরবঙ্গের সৈয়দপুর থেকে রূপসা অথবা সীমান্ত আন্তঃনগর ট্রেনে করে খুলনা আসতে হবে। খুলনা থেকে কুয়াকাটার উদ্দেশ্যে সকাল ৭ টায় একটি বিআরটিসি বাস ছেড়ে যায়; তাতে সময় লাগে প্রায় ৭/৮ ঘণ্টা এবং ভাড়া লাগে ২৭০ টাকা। লঞ্চ থেকে পটুয়াখালী নেমে রিক্সা নিয়ে বাস স্ট্যান্ডে এসে সেখান থেকে বাসে কুয়াকাটা যেতে হবে। তবে, সন্ধ্যা ৫টার পর আর কোনো বাস পটুয়াখালী থেকে কুয়াকাটা যায় না। পটুয়াখালী হতে বাসে বাদে মোটর সাইকেলেও যাওয়া যায় কুয়াকাটায়; চৌরাস্তা হতে এক মোটর সাইকেলে ২ জন করে যাত্রী নিয়ে এসব যান চলাচল করে থাকে, যাতে সময় লাগে আড়াই ঘণ্টা। ঢাকা থেকে লঞ্চে বরিশাল এসে সেখান থেকে বাসে কুয়াকাটা যাওয়া যায়। ঢাকা হতে বরিশালের সুন্দরবন, সুরভী, পারাবর, কীর্তনখোলা লঞ্চগুলো রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে সদর ঘাট থেকে ছাড়ে ও বরিশাল পৌঁছায় ভোর সাড়ে ৪টার দিকে। বরিশাল পৌছে সেখান থেকে মাইক্রোবাস ভাড়া করে সরাসরি কুয়াকাটা পৌঁছানো যায়। বরিশাল থেকে লোকাল বাসে কুয়াকাটা যাওয়া যায়; এপথে ৪টি ফেরি রয়েছে। অথবা, বরিশাল থেকে আগে আমতলী এসে তারপর সেখান থেকে আবার বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা লোকাল বাসে কুয়াকাটা যাওয়া যাবে। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো # কেরানীপাড়ার পুরানো বৌদ্ধবিহারে গৌতম বুদ্ধের ধ্যানমগ্ন মূর্তি (এটি এশিয়ার সর্ববৃহৎ বুদ্ধমূর্তি); # পীর বশির উদ্দিনের মাযার; # কাছিমখালী গ্রামের মাটির কেল্লা। কলাপাড়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো কলাপাড়া। * হোটেল বনানী প্যালেস কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া; মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭১৩-৬৭৪ ১৮৯}}। * হোটেল কুয়াকাটা ইন কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া; মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭৫০০০৮১৭৭}}। * হোটেল নীলাঞ্জনা রাখাইন মার্কেটের অপজিটে, কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া; ফোনঃ ফোন|+৮৮ ০৪৪২৮৫৬০১৪ ১৫৬০১৮, মোবাইল ফোন|+৮৮ ০১৭১২৯২৭৯০৪ ফোন|+৮৮০১৭১২৯২৭৯০৪}}। * কুয়াকাটা গেস্ট হাউজ কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া, কলাপাড়া; মোবাইল: ০১৭৩০১৮৯১৫২। * সাগর কন্যা রিসোর্ট লিঃ কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া, কলাপাড়া; মোবাইল: ০১৭২১০৭৩৭৬৩। * বীচ হ্যাভেন কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া, কলাপাড়া; মোবাইল: ০১৭৩০-০২১৩৪১। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - | বিবরণ=একটি স্থানীয় স্বাধীন ভিলা ভাড়া সংস্থা [[চট্টগ্রাম শহর হতে ৫০ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলা]]য় বামেরছড়া ও ডানেরছড়া এলাকার সমন্বয়ে ২০০৩ সালে ১,০০০ হেক্টর বনভূমি নিয়ে বাঁশখালী ইকোপার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি চুনতি অভয়ারণ্য রেঞ্জের জলদি ব্লকে অবস্থিত। ১৯৯৭ সালের উদ্ভিদ জরিপ মতে এখানে পাওয়া যায় ৩১০ প্রজাতির উদ্ভিদ; এর মধ্যে ১৮ প্রজাতির দীর্ঘ বৃক্ষ, ১২ প্রজাতির মাঝারি বৃক্ষ, ১৬ প্রজাতির বেতসহ অসংখ্য অর্কিড, ইপিফাইট ও ঘাস জাতীয় গাছ। এই এলাকা গর্জন, গুটগুটিয়া, বৈলাম, সিভিট, চম্পাফুল এবং বিবিধ লতাগুল্ম সমৃদ্ধ চিরসবুজ বনাঞ্চলে ভরপুর। পার্ক এলাকার ৬৭৪ হেক্টর বনভূমিতে বিভিন্ন ধরনের বাফার, ভেষজ, দীর্ঘমেয়াদী উদ্ভিদের মনোমুগ্ধকর বাগান তৈরি করা হয়েছে।< ইকোপার্কে বিচরণরত কয়েক হাজার বন্য প্রাণী ও বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ সম্পর্কে পর্যটকরা যাতে খুব সহজেই জানতে পারেন সেজন্য ২০১১ সালের ২১ আগস্টে ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় তথ্য ও শিক্ষাকেন্দ্র। ঢাকা থেকে সকাল সন্ধ্যা যেকোন সময় বেশ কয়েকটি বাস সরাসরি চট্টগ্রাম হয়ে বাশঁখালী যায়। বেশ কিছু ট্রেন এবং বিমানেও চট্রগ্রাম যাওয়া যায়। সেখানকার বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে বাঁশখালী উপজেলায় যাওয়া যায়। ইকোপার্কটি শহরের নিকটেই অবস্থিত। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো * জমিদার মনু মিয়াজি বাড়ির পুরোনো ভবন ও মসজিদের মিনার * মালকা বানুর দীঘি এবং মসজিদ * পশ্চিম উপকূলের লবণ মাঠ * মহিষের টেক সবুজ বেস্টনী। বাঁশখালী পৌরসভা এলাকায় বেশ কিছু সুলভ সুলভ মূল্যের থাকার হোটেল রয়েছে; সেখানে রাত কাটানোর ব্যবস্থা রয়েছে। বাঁশখালী পৌরসভা এলাকার বেশকিছু রেস্তোরাঁ রয়েছে যেগুলোতে সুলভ মূল্যে খাবার পাওয়া যায়। এখানে আছে বিভিন্ন প্রজাতির ঔষধি ও সৌন্দর্যবর্ধক গাছ। এছাড়াও আছে মৌসুমি ফুলসহ বিভিন্ন রঙের গোলাপের বাগান। বৃক্ষ, লতা ও গুল্মের মধ্যে শাল, সেগুন, কাঠাল, মেহগনি, চম্পা, কড়ই, বাশ প্রধান। পার্কটিতে জীববৈচিত্র্য ও প্রাণীর সমাহারও চোখে পড়ার মতো; বিভিন্ন প্রজাতির বানর, সাপ, বেজি, পাখি রয়েছে এখানে। মাঝে মাঝে দেখা মেলে হাতিরও। এখানে প্রাকৃতিক লেক রয়েছে। আছে মিনি চিড়িয়াখানা ও শিশু পার্ক। ওয়াচ টাওয়ারে উঠে দেখা যায় বহুদূর পর্যন্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য। সড়ক পথে ঢাকা হতে শেরপুরের দূরত্ব ২০৩ কিলোমিটার ও মধুটিলা ইকোপার্কের দূরত্ব প্রায় ২২৫ কিলোমিটার। সড়কপথে এখানে আসা সবচেয়ে সহজ ঢাকার মহাখালি বাস স্টেশন থেকে শেরপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা দুরপাল্লার বাসে শেরপুর ও নালিতাবাড়ী আসা যায়। সেখান থেকে অটোরিকশা, মোটরসাইকেলে ২০-২৫ মিনিটে মধুটিলায় যাওয়া যায়। এই শহরটিতে বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি বলে আকাশ পথে এখানে আসা যায় না। আবার, গভীর নাব্যতা বিশিষ্ট নদী না থাকায় অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হলেও ঢাকা থেকে বা আন্তঃজেলা সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। মধুটিলা ইকোপার্ক একটি পরিবেশ-উদ্যান। এখানকার সাইটভিট টাওয়ার থেকে দূরের দৃশ্য দেখে আবিভূত হতে পারবেন। লেক প্যাডেল বোটে চড়ে বেড়ানোর পাশাপাশি স্টার ব্রিজে ঘুরে বেড়ানোও যায়। শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্যে রয়েছে মিনি চিড়িয়াখানা ও শিশুপার্ক। বিশ্রামের জন্যে থাকা রেস্টহাউসে কাটাতে পারেন শান্ত-সমাহিত চাদনী রাত। মৌসুমি ফুলসহ বিভিন্ন রঙের গোলাপের বাগানও আপনাকে চমত্‌কৃত করবে। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো * বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) উপকেন্দ্র। নালিতাবাড়ীতে বা শেরপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো নালিতাবাড়ী; * হোটেল সম্পদ প্লাজা (আবাসিক ☎ ০৯৩১-৬১৭৭৬; * বর্ণালি গেস্ট হাউজ (আবাসিক ☎ ০৯৩১-৬১৫৭৫; * আরাফাত গেস্ট হাউজ (আবাসিক ☎ ০৯৩১-৬১২১৭; * শাহী খানা খাজানা (আবাসিক ☎ ০৯৩১-৬১৬৪৭; * হোটেল শাহজাহান (আবাসিক মোবাইল: ০১৯১১৪১১৭৭১। শেরপুরে স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল রসগোল্লা ব্যতীত। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের অন্তর্গত মৌলভীবাজার জ়েলার বড়লেখা উপজেলার কাঁঠালতলিতে অবস্থিত। এই ইকোপার্কের অন্যতম আকর্ষণ হলো মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, পরিকুণ্ড জলপ্রপাত, শ্রী শ্রী মাধবেশ্বরের তীর্থস্থান এবং চা বাগান। পাথারিয়া পাহাড়ি এলাকাটি সিলেট সদর থেকে ৭২ কিলোমিটার, মৌলভীবাজার জেলা থেকে ৭০ কিলোমিটার, কুলাউড়া রেলওয়ে জংশন থেকে ৩২ কিলোমিটার এবং কাঁঠালতলী থেকে ৮ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো বড়লেখা ও এর আশেপাশে থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় পর্যায়ের কিছু মানসম্মত আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৩০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এসব আবাসন এবং রেস্ট হাউস ও হোটেলের মধ্যে রয়েছেঃ * উপেজলা পরিষদ ডাকবাংলো বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * কিংস হোটেল বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * হোটেল আমিরাত হ্যাপি কমপ্লেক্স, হাজিগঞ্জ বাজার, বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * আল-আমিন হোটেল হাজিগঞ্জ বাজার, বড়লেখা, মৌলভীবাজার; * সার্কিট হাউস কোর্ট রোড, মৌলভীবাজার, ☎ ০৮৬১-৬৩০২৫; * গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ সেন্টার রাধানগর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, মোবাইল ৮৮০ ১৭৩০ ৭৯৩ ৫৫২-৯। বড়লেখায় স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই, কেবল আখনী পোলাও ও সাতকরা (হাতকরা) ব্যতীত। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে খাবারের জন্য যেতে পারেনঃ * গ্রামীণ রেস্তোরা পূর্ব শাহবাজপুর, বড়লেখা, মৌলভীবাজার, মোবাইল: ০১৭১৩-৮০৬ ৭৯৪; * পর্যটন রেস্তোরা মাধবকুন্ড, বড়লেখা, মৌলভীবাজার, মোবাইল: ০১৭১৮-০০১ ০৪৬। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কার্য্যালয়, বড়লেখাঃ ☎ ০৮৬২২-৫৬০৩০, মোবাইল: ০১৭৩০৩২৪৭৩৫; * সিভিল সার্জন, মৌলভীবাজারঃ ☎ ০৮৬১-৫২২৯৬; * জরুরি বিভাগ, সদর হাসপাতাল, মৌলভীবাজারঃ ☎ ০৮৬১-৫৩০৮২; * পুলিশ সুপার, মৌলভীবাজারঃ ☎ ০৮৬১-৫২২৩৫, মোবাইল ০১৭১৩-৩৭৪ ৪৩৩; * র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-৯, সিলেটঃ ☎ ০৮২১-৭৬০৭৮২, ৭৬১৩৯৩, মোবাইল: ০১৭৭৭-৭১০ ৯৯৯। ১৯৬১ সালে ঢাকার মিরপুরে ঢাকা চিড়িয়াখানার পাশে প্রায় ২০৮ একর (৮৪ হেক্টর) জায়গা জুড়ে উদ্যানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকার আরেকটি উদ্যান “[[বলধা গার্ডেন]]” প্রশাসনিক দিক দিয়ে এই উদ্যানেরই অংশ। জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ উদ্ভিদ উদ্যান। প্রতিবছর প্রায় ১৫ লক্ষ দর্শনার্থী এই উদ্যানটিতে বেড়াতে আসেন। বোটানিক্যাল গার্ডেন বলতে নিচের উদ্ভিদ উদ্যানগুলোকে বুঝাতে পারে: আলতাদিঘীটি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী অংশে অবস্থিত একটি প্রাচীন জলাশয়। দিঘীটির আয়তন ৪৩ একর। এই জলাশয় দৈর্ঘ্যে ১১০০ মিটার এবং প্রস্থে ৫০০ মিটার। পাহাড়ের মতো পাড়গুলি উঁচু এবং দক্ষিণ পাড় শালবনে ঢাকা। প্রাচীন দিঘীগুলির মধ্যে এটিই বোধ হয় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সচল দিঘী। উল্লেখ্য বিশাল দিঘি রামসাগরের দৈর্ঘ্য এটির চেয়ে ১৫০ মিটার বেশি হলেও চওড়ায় ১৫০ মিটার কম। আর রামসাগর ১৭৫০ সালের দিকে খনন করা হয়। কিন্তু আলতাদিঘী হিন্দু-বৌদ্ধ যুগের দিঘী। প্রমাণের অভাবে এই জলাশয়ের ইতিহাস সম্বন্ধে সঠিকভাবে কিছু বলা যায় না। তবে এই জলাশয় জগদ্দল মহাবিহারের সমসাময়িক হতে পারে। আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যানে মেছোবাঘ, গন্ধগোকুল, শিয়াল, অজগর ও বানর পাওয়া যায়। এছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, পোকামাকড়সহ নানা প্রজাতির জীববৈচিত্র্য রয়েছে। বিশেষতঃ শালগাছকে আলিঙ্গণ করে গড়ে ওঠা উঁই পোকার ঢিবিগুলো সবচেয়ে আকর্ষণীয়। ঢাকা থেকে সকাল সন্ধ্যা যেকোন সময় বেশ কয়েকটি বাস সরাসরি নওগাঁ যায়। ঢাকার গাবতলী এবং মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে নওগাঁ যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস আছে। এর মধ্যে এসআর পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শাহ ফতেহ আলী পরিবহন উল্লেখযোগ্য। নওগাঁ সদরের সাথে সরাসরি কোন রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই। তবে নওগাঁ শহরের অদূরেই শান্তাহার রেল জংশন অবস্থিত। শান্তাহার পর্যন্ত রেলে গিয়ে, সেখান থেকে খুব সহজেই অটো রিকশা বা অন্য কোন বাহনে যাওয়া যায়। শান্তাহার থেকে নওগাঁ শহরের দূরত্ব প্রায় ৭ কিঃ মিঃ। নওগাঁয় কোনো বিমানবন্দর নেই; নওগাঁ হতে প্রায় ৭০ কি.মি. উত্তরে রাজশাহীতে 'শাহ মখদুম বিমানবন্দর' অবস্থিত। এখানে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে উড়োজাহাজ চলাচল করে। রাজশাহী থেকে বাস যোগে নওগাঁ যেতে প্রায় ২ ঘণ্টা সময় লাগে। অপ্রতুলতা, নাব্যতা ও ক্ষীণতার কারণে এখানে কোনো নৌযোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো - পাগল দেওয়ান গণকবর ও বদ্ধভুমি]] ধামইরহাটে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের রেস্টহাউস। নওগাঁতে কোন বিখ্যাত খাবারের দোকান নেই। এখানকার মিষ্টান্ন ও দই বেশ সুস্বাদু। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - সিলেটের উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত ক্রান্তীয় জলবায়ুর এই বনটিতে প্রতিবছর ভারী বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। বনের সবচাইতে কাছে অবস্থিত সিলেট আবহাওয়া কেন্দ্রের তথ্যমতে এখানে বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৪১৬২ মিলিমিটার; জুলাই মাসটি সবচাইতে আর্দ্র যখন বৃষ্টিপাতের পরিমাণ প্রায় ১২৫০ মিলিমিটার, অন্যদিকে বৃষ্টিহীন সবচাইতে শুষ্ক মাসটি হল ডিসেম্বর। মে এবং অক্টোবরে গড় তাপমাত্রা গিয়ে দাঁড়ায় ৩২° সেলসিয়াসে, আবার জানুয়ারিতে এই তাপমাত্রা নেমে আসে ১২° সেলসিয়াসে। ডিসেম্বর মাসে এখানকার আর্দ্রতার পরিমাণ প্রায় ৭৪ শতাংশ, যা জুলাই-আগস্টে ৯০ শতাংশেরও বেশি। বৈশিষ্ট্যমন্ডিত এই মিঠাপানির জলাবনটিতে উদ্ভিদের দু'টো স্তর পরিলক্ষিত হয়। উপরের স্তরটি মূলত বৃক্ষজাতীয় উদ্ভিদ নিয়ে গঠিত যেখানে নিচের স্তরটিতে ঘন পাটিপাতার (মুর্তা) আধিক্য বিদ্যমান। বনের উদ্ভিদের চাঁদোয়া সর্বোচ্চ ১৫ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত। এছাড়াও অরণ্যের ৮০ শতাংশ এলাকাই উদ্ভিদের আচ্ছাদনে আবৃত। বনের স্বাস্থ্য সন্তোষজনক। এখন পর্যন্ত এখানে সর্বমোট ৭৩ প্রজাতির উদ্ভিদের সন্ধান পাওয়া গেছে। এই বন মূলত প্রাকৃতিক বন হলেও পরবর্তিতে বাংলাদেশ বন বিভাগ বেত, কদম, হিজল, মুর্তা সহ নানা জাতের জলসহিষ্ণু গাছ লাগিয়েছে। এছাড়া জলমগ্ন এই বনে রয়েছে হিজল, করচ আর বরুণ গাছ; আছে পিঠালি অর্জুন, ছাতিম, গুটিজাম, বট গাছও। জলমগ্ন বলে এই বনে সাঁপের আবাস বেশি; আছে জোঁকও। শুকনো মৌসুমে বেজিও দেখা যায় এখানে। এছাড়া রয়েছে বানর, গুঁইসাপ। পাখির মধ্যে আছে সাদা বক, কানা বক, মাছরাঙ্গা, টিয়া, বুলবুলি, পানকৌড়ি, ঢুপি, ঘুঘু, চিল এবং বাজপাখি। শীতকালে রাতারগুলে আসে বালিহাঁস সহ প্রচুর পরিযায়ী পাখি; আসে বিশালাকায় শকুনও। মাছের মধ্যে আছে টেংরা, খলিসা, রিটা, পাবদা, মায়া, তল্লা আইড়, কালবাউশ, রুই সহ বিভিন্ন জাত। জলে নিম্নাংঙ্গ ডুবিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বনের গাছগুলো দেখতে বিভিন্ন সময়, বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে এখানে ভিড় করেন পর্যটকগণ। বনের ভিতর ভ্রমণ করতে দরকার হয় নৌকার, তবে সেগুলো হতে হয় ডিঙি নৌকা ডিঙিতে চড়ে বনের ভিতর ঘুরতে ঘুরতে দেখা যায় প্রকৃতির রূপসুধা। তবে বনে ভ্রমণ করতে অনুমতি নিতে হয় রাতারগুল বন বিট অফিস থেকে। রাতারগুল যেতে হলে প্রথমে যেতে হবে সিলেটে। সিলেট শহর থেকে রাতারগুল যাওয়া যায় বেশ কয়েকটি পথে। প্রথম উপায়: সিলেট থেকে জাফলং–তামাবিল রোডে সারীঘাট হয়ে সরাসরি গোয়াইনঘাট পৌঁছানো। এরপর গোয়াইনঘাট থেকে রাতারগুল বিট অফিসে আসবার জন্য ট্রলার ভাড়া করতে হয়, ভাড়া ৯০০-১৫০০ এর মধ্যে (আসা-যাওয়া) আর সময় লাগে ২ ঘণ্টা। বিট অফিসে নেমে ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে বনে ঢুকতে হয়, এতে ঘণ্টাপ্রতি ভাড়া পড়বে ২০০-৩০০ টাকা। দ্বিতীয় উপায়: সিলেটের আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে সিএনজি নিয়ে গোয়াইনঘাট পৌঁছানো, ভাড়া পড়বে ৫০০ টাকা। ওসমানী এয়ারপোর্ট–শালুটিকর হয়ে যাওয়া এই রাস্তাটা বর্ষাকালে বেশ উপভোগ্য। এরপর একইভাবে গোয়াইনঘাট থেকে রাতারগুল বিট অফিসে আসবার জন্য ট্রলার ভাড়া করতে হবে, ভাড়া ৮০০–১৫০০ টাকার মধ্যে (আসা-যাওয়া) এবং সময় লাগে দুই ঘণ্টা। বিট অফিসে নেমে ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে বনে ঢুকতে হয়, এতে মাঝি ঘণ্টাপ্রতি খরচ পড়বে ২০০-৩০০ টাকা। তৃতীয় ও সহজ উপায়: সিলেটের আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে সিএনজি নিয়ে মোটরঘাট (সাহেব বাজার হয়ে) পৌঁছাতে হবে, ভাড়া নেবে ২০০-৩০০ টাকা এবং সময় লাগবে ঘণ্টাখানেক। এরপর মোটরঘাট থেকে সরাসরি ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে বনে চলে যাওয়া যায়, ভাড়া পড়বে ৮৫০ টাকা। একটি ডিঙ্গি নৌকায় সর্বোচ্চ ৬ জন উঠা যায়। রাতারগুলের আশেপাশে ভালো খাবার কোন ব্যবস্থা নেই। মোটরঘাটে কিছু টি-স্টল বা হালকা নাস্তা করার মত দোকান আছে। ভালো মানের খাবারের জন্য সিলেট শহরে আসতে হবে। এছাড়া যাওয়া আসার পথে রাস্তার ধারে কিছু খাবারের দোকান রয়েছে। লালাখাল রাতারগুল থেকে ফতেহপুর-হরিপুর-তামাবিল সড়ক হয়ে ৩৭ কিলোমিটার দূরে সোয়া এক ঘণ্টায় দূরত্বে অবস্থিত লালাখালে। জাফলং সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে, ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। এখানে পাহাড় আর নদীর অপূর্ব সম্মিলন ঘটেছে, যা এলাকা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটনস্থল হিসেবে পরিচিত করে তুলেছে। পাবনা জেলার নগরবাড়ি-মোহনগঞ্জের যমুনা নদীতে এই অভয়ারণ্যটি অবস্থিত। নগরবাড়ি-মোহনগঞ্জ এলাকা দিয়ে প্রবাহিত যমুনা নদীর ৪০৮ হেক্টর এলাকা নিয়ে এই অভয়ারণ্যটি বিস্তৃত। নদীর যেসব জায়গায় শুশুকের আনাগোনা বেশি, সেখানে মাছেরও আনাগোনা বেশি থাকে বলে জেলেদের কাছে এ প্রাণীর কদর রয়েছে। এই অভয়ারণ্যের ডলফিন ধরা, মারা বা এর প্রজনন ক্ষেত্র বিনষ্ট করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। সড়ক পথে ঢাকা হতে পাবনার দূরত্ব ১০৫ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে পাবনা রেল স্টেশনের দূরত্ব ১০৯ কিলোমিটার। এখানে সড়ক, বিমান ও নৌ সকল ভাবেই আসা যায়। ঢাকা থেকে পাবনায় বাসে যাওয়া যায়। এসি বাসে খরচ পড়বে ৩০০৳ আর নন-এসি বাসে খরচ পড়বে ৪০০৳। ঈশ্বরদী উপজেলায় একটি বিমানবন্দর রয়েছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঈশ্বরদীতে সপ্তাহে দুইবার বিমান পরিচালনা করত। তবে, এই মুহূর্তে কোনও উড়োজাহাজ কোম্পানি ঈশ্বরদীতে কোন বিমান পরিচালনা করছে না। পাবনা শহরে কোন রেললাইন না থাকলেও কিছু ট্রেন ঈশ্বরদী মূল জংশনে থামে। চাটমোহর এবং ঈশ্বরদী রেল স্টেশন থেকে বাসে চড়ে সহজেই পাবনা শহরসহ পাবনার বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়া সম্ভব। নৌ-পথে শুশুক অভয়ারণ্যে যেতে হয়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো শ্রী শ্রী অনুকৃল চন্দ্র ঠাকুরের আশ্রম পাবনায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের মানসম্মত রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। প্রথমত শীলটন, স্বাগতম রেস্তোরার দোতলায় হোটেল সুবিধা রয়েছে, আর পাবনা শহরের সবগুলো হোটেলই হামিদ রোড আর রুপকথা রোডে অবস্থিত। ভালো রিসোর্টের মধ্যে রয়েছে রত্নদ্বীপ রিসোর্ট। এছাড়াও থাকতে পারবেন - * শাহীন আবাসিক হোটেল, বেড়া। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে জলযোগের খিঁচুড়ি আর শিঙাড়ার অনেক সুনাম রয়েছে। এছাড়া কিছু জনপ্রিয় মিষ্টির দোকান রয়েছে, এখানের বনলতা সুইটসের দই, প্যারাডাইসের প্যাড়া সন্দেশ বিখ্যাত। নদীর যেসব জায়গায় শুশুকের আনাগোনা বেশি, সেখানে মাছেরও আনাগোনা বেশি থাকে বলে জেলেদের কাছে এ প্রাণীর কদর রয়েছে। এই অভয়ারণ্যের ডলফিন ধরা, মারা বা এর প্রজনন ক্ষেত্র বিনষ্ট করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। সড়ক পথে ঢাকা হতে পাবনার দূরত্ব ১০৫ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে পাবনা রেল স্টেশনের দূরত্ব ১০৯ কিলোমিটার। এখানে সড়ক, বিমান ও নৌ সকল ভাবেই আসা যায়। ঢাকা থেকে পাবনায় বাসে যাওয়া যায়। এসি বাসে খরচ পড়বে ৩০০৳ আর নন-এসি বাসে খরচ পড়বে ৪০০৳। ঈশ্বরদী উপজেলায় একটি বিমানবন্দর রয়েছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঈশ্বরদীতে সপ্তাহে দুইবার বিমান পরিচালনা করত। তবে, এই মুহূর্তে কোনও উড়োজাহাজ কোম্পানি ঈশ্বরদীতে কোন বিমান পরিচালনা করছে না। পাবনা শহরে কোন রেললাইন না থাকলেও কিছু ট্রেন ঈশ্বরদী মূল জংশনে থামে। চাটমোহর এবং ঈশ্বরদী রেল স্টেশন থেকে বাসে চড়ে সহজেই পাবনা শহরসহ পাবনার বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়া সম্ভব। নৌ-পথে শুশুক অভয়ারণ্যে যেতে হয়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো শ্রী শ্রী অনুকৃল চন্দ্র ঠাকুরের আশ্রম পাবনায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের মানসম্মত রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। প্রথমত শীলটন, স্বাগতম রেস্তোরার দোতলায় হোটেল সুবিধা রয়েছে, আর পাবনা শহরের সবগুলো হোটেলই হামিদ রোড আর রুপকথা রোডে অবস্থিত। ভালো রিসোর্টের মধ্যে রয়েছে রত্নদ্বীপ রিসোর্ট। এছাড়াও থাকতে পারবেন - * শাহীন আবাসিক হোটেল, বেড়া। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে জলযোগের খিঁচুড়ি আর শিঙাড়ার অনেক সুনাম রয়েছে। এছাড়া কিছু জনপ্রিয় মিষ্টির দোকান রয়েছে, এখানের বনলতা সুইটসের দই, প্যারাডাইসের প্যাড়া সন্দেশ বিখ্যাত। পাবনা জেলার বেড়া ও সাথিয়া উপজেলার পদ্মা নদীর অংশ নাজিরগঞ্জ এলাকায় এই অভয়ারণ্যটি অবস্থিত। নাজিরগঞ্জ এলাকা দিয়ে প্রবাহিত পদ্মা নদীর ১৪৬ হেক্টর এলাকা নিয়ে এই অভয়ারণ্যটি বিস্তৃত। নদীর যেসব জায়গায় শুশুকের আনাগোনা বেশি, সেখানে মাছেরও আনাগোনা বেশি থাকে বলে জেলেদের কাছে এ প্রাণীর কদর রয়েছে। এই অভয়ারণ্যের ডলফিন ধরা, মারা বা এর প্রজনন ক্ষেত্র বিনষ্ট করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। সড়ক পথে ঢাকা হতে পাবনার দূরত্ব ১০৫ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে পাবনা রেল স্টেশনের দূরত্ব ১০৯ কিলোমিটার। এখানে সড়ক, বিমান ও নৌ সকল ভাবেই আসা যায়। ঢাকা থেকে পাবনায় বাসে যাওয়া যায়। এসি বাসে খরচ পড়বে ৩০০৳ আর নন-এসি বাসে খরচ পড়বে ৪০০৳। ঈশ্বরদী উপজেলায় একটি বিমানবন্দর রয়েছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঈশ্বরদীতে সপ্তাহে দুইবার বিমান পরিচালনা করত। তবে, এই মুহূর্তে কোনও উড়োজাহাজ কোম্পানি ঈশ্বরদীতে কোন বিমান পরিচালনা করছে না। পাবনা শহরে কোন রেললাইন না থাকলেও কিছু ট্রেন ঈশ্বরদী মূল জংশনে থামে। চাটমোহর এবং ঈশ্বরদী রেল স্টেশন থেকে বাসে চড়ে সহজেই পাবনা শহরসহ পাবনার বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়া সম্ভব। নৌ-পথে শুশুক অভয়ারণ্যে যেতে হয়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো শ্রী শ্রী অনুকৃল চন্দ্র ঠাকুরের আশ্রম পাবনায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের মানসম্মত রেস্ট হাউস ও হোটেল রয়েছে, যেখানে ৪০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। প্রথমত শীলটন, স্বাগতম রেস্তোরার দোতলায় হোটেল সুবিধা রয়েছে, আর পাবনা শহরের সবগুলো হোটেলই হামিদ রোড আর রুপকথা রোডে অবস্থিত। ভালো রিসোর্টের মধ্যে রয়েছে রত্নদ্বীপ রিসোর্ট। এছাড়াও থাকতে পারবেন - * শাহীন আবাসিক হোটেল, বেড়া। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে জলযোগের খিঁচুড়ি আর শিঙাড়ার অনেক সুনাম রয়েছে। এছাড়া কিছু জনপ্রিয় মিষ্টির দোকান রয়েছে, এখানের বনলতা সুইটসের দই, প্যারাডাইসের প্যাড়া সন্দেশ বিখ্যাত। শকুনের নিরাপদ এলাকা-২ তফসিল অনুসারে সোনারচর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৩০ কিলোমিটার এবং জেলা সদর হতে ৩৫ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। পটুয়াখালীতে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকার সায়েদাবাদ বাসষ্টপ থেকে ঢাকা-গলাচিপা সরাসরি বাস সার্ভিস বিদ্যমান আছে; এতে এসে তারপর সেখানকার পানপট্টি ইউনিয়নের লঞ্চঘাট হতে খেয়া বা লঞ্চ যোগে রাঙ্গবালী উপজেলায় পৌছাতে হয়। এই রুটে গাড়িগুলো হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে গলাচিপার সরাসরি লঞ্চ সার্ভিস আছে, সেগুলোতে করে গলাচিপায় এসে তারপর সেখানকার পানপট্টি ইউনিয়নের লঞ্চঘাট হতে খেয়া বা লঞ্চ যোগে রাঙ্গবালী উপজেলায় পৌছাতে হয়। এছাড়াও পটুয়াখালী বরগুনা ঝালকাঠির উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলোতে করে গলাচিপায় এসে পরবর্তীতে স্থানীয় নৌযানে আসা যায়; বা বরিশালগামী লঞ্চে এসে সেখান থেকে লোকাল নৌযানে আসা যায়। এরপর এখান থেকে সড়ক বা নৌ-পথে অভয়ারণ্যে যেতে হয়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো # রতনদির একগম্বুজবিশিষ্ট গুরিন্দা মসজিদ (১৮ শতক); রাঙ্গাবালীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো রাঙ্গাবালী। * জুয়েল বোর্ডিং বাহের চর বাজার, রাঙ্গাবালী; মোবাইল: ০১৭৩৪-৪১২ ৩৬৩। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে জলযোগের খিঁচুড়ি আর শিঙাড়ার অনেক সুনাম রয়েছে। এছাড়া কিছু জনপ্রিয় মিষ্টির দোকান রয়েছে, এখানের বনলতা সুইটসের দই, প্যারাডাইসের প্যাড়া সন্দেশ বিখ্যাত। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * ওসি, রাঙ্গাবালীঃ মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৪ ৩২৫। বাগেরহাট জেলার সুন্দরবন সংলগ্ন ঢাংমারী এলাকায় এই অভয়ারণ্যটি অবস্থিত। ঢাংমারী এলাকার ৩৪০ হেক্টর এলাকা নিয়ে এই অভয়ারণ্যটি বিস্তৃত। শকুনের নিরাপদ এলাকা-২ তফসিল অনুসারে সোনারচর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। রাজধানী ঢাকা থেকে বাগেরহাটের দূরত্ব ৩৫০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বাগেরহাটে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকার সায়েদাবাদ বাসষ্টপ থেকে ঢাকা-বাগেরহাট সরাসরি বাস সার্ভিস বিদ্যমান আছে; এতে এসে তারপর সেখান থেকে ঢাংমারী পৌছাতে হয়। এই রুটে গাড়িগুলো হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে বাগেরহাটে সরাসরি লঞ্চ সার্ভিস আছে, সেগুলোতে করে বাগেরহাট এসে তারপর সেখান থেকে ঢাংমারী পৌছাতে হয়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো # খান জাহান আলী-এর মাজার বাগেরহাট জেলার সুন্দরবন সংলগ্ন চাঁদপাই এলাকায় এই অভয়ারণ্যটি অবস্থিত। চাঁদপাই এলাকার ৫৬০ হেক্টর এলাকা নিয়ে এই অভয়ারণ্যটি বিস্তৃত। শকুনের নিরাপদ এলাকা-২ তফসিল অনুসারে চাঁদপাই বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। রাজধানী ঢাকা থেকে বাগেরহাটের দূরত্ব ৩৫০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বাগেরহাটে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকার সায়েদাবাদ বাসষ্টপ থেকে ঢাকা-বাগেরহাট সরাসরি বাস সার্ভিস বিদ্যমান আছে; এতে এসে তারপর সেখান থেকে চাঁদপাই পৌছাতে হয়। এই রুটে গাড়িগুলো হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে বাগেরহাটে সরাসরি লঞ্চ সার্ভিস আছে, সেগুলোতে করে বাগেরহাট এসে তারপর সেখান থেকে চাঁদপাই পৌছাতে হয়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো # খান জাহান আলী-এর মাজার বাগেরহাট জেলার সুন্দরবন সংলগ্ন দুধমুখী জলাভূমি এলাকায় এই অভয়ারণ্যটি অবস্থিত। দুধমুখী এলাকার ১৭০ হেক্টর এলাকা নিয়ে এই অভয়ারণ্যটি বিস্তৃত। শকুনের নিরাপদ এলাকা-২ তফসিল অনুসারে দুধমুখী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। রাজধানী ঢাকা থেকে বাগেরহাটের দূরত্ব ৩৫০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বাগেরহাটে রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। ঢাকার সায়েদাবাদ বাসষ্টপ থেকে ঢাকা-বাগেরহাট সরাসরি বাস সার্ভিস বিদ্যমান আছে; এতে এসে তারপর সেখান থেকে দুধমুখী পৌছাতে হয়। এই রুটে গাড়িগুলো হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোসগুলো লঞ্চ পারাপার। ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে বাগেরহাটে সরাসরি লঞ্চ সার্ভিস আছে, সেগুলোতে করে বাগেরহাট এসে তারপর সেখান থেকে দুধমুখী পৌছাতে হয়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো # খান জাহান আলী-এর মাজার একদিকে বিস্তীর্ণ সাগরের হাতছানি আর অন্যদিকে অকৃত্রিম বনের মাঝে ছড়িয়ে থাকা সবুজের সমারোহের চমত্কার একটি স্থান হরিণঘাটা। হরিণঘাটায় একদিকে যেমন উপভোগ করা যায় সাগরের মাঝে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের মোহনীয় দৃশ্য, তেমনি দেখা মেলে নানা প্রজাতির গাছের সমারোহে গড়ে ওঠা সবুজ নিসর্গ আর হরেক রকম বণ্যপ্রাণীরও। প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এ বন নানান গাছপালায় সমৃদ্ধ। কেওড়া, গরাণ, গেওয়া, ওড়া প্রভৃতি শ্বাসমূলীয় গাছ বনের প্রধান বৃক্ষ। এ ছাড়া বনে দেখা মেলে চিত্রা হরিণ, বানর, বন বিড়াল, বন্যশুকরসহ নানান বন্যপ্রাণীর। এ ছাড়া নানা প্রজাতির পাখি আর গুঁইসাপসহ একাধিক প্রজাতির সাপেরও আবাসস্থল এই বন। তবে হরিণঘাটায় অবস্থিত এই বনের সবেচেয়ে আকর্ষণীয় দিকগুলোর একটি হলো বনের ভেতর সর্পিলাকারে ছড়িয়ে থাকা একাধিক খাল। জোয়ারের সময় যখন খালগুলো পানিতে পরিপূর্ণ থাকে তখন ছোট ছোট নৌকায় করে উপভোগ করা যায় বনের মধ্যকার সবুজের সমারোহ। শকুনের নিরাপদ এলাকা-২ তফসিল অনুসারে টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। রাজধানী ঢাকা থেকে বরগুনার দূরত্ব ২৪৭ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৯০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বরগুনায় রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না। টেংরাগিরি বনে আসতে হলে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সড়ক বা নদীপথে প্রথমে বরগুনা আসতে হবে। তারপর সেখান থেকে বাস, টেম্পু বা নৌকায় করে তালতলী হয়ে যাওয়া যাবে হরিণঘাটায়। * ঢাকা থেকে প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে ৯টা এবং রাত ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত গাবতলী ও সায়েদাবাদ থেকে সাকুরা, সুগন্ধা, মিয়া, আব্দুল্লাহ্, পটুয়াখালী এক্সপ্রেস প্রভৃতি কোম্পানীর বাস ছাড়ে বরগুনার উদ্দেশ্যে। এছাড়া গাড়ি ভাড়া করে নিয়ে আসা যায়। * চট্টগ্রাম থেকে সৌদিয়ার বাস আসে বরগুনায়। * বরগুনা সদর থেকে সড়ক পথে পায়রা, লেবুখালী ও কির্তনখোলা নদী ফেরী পারাপারের মাধ্যমে পটুয়াখালী হয়ে বরিশাল বিভাগীয় শহরে পৌছান যায়। এ পথের মোট দূরত্ব প্রায় ৯০ কি.মি. এবং সময় লাগে প্রায় ০৪ ঘণ্টা। বর্তমানে এ পথের বিকল্প হিসেবে বরিশাল বিভাগীয় শহরে যাতায়াতের জন্য বরগুনা-বেতাগী-মির্জাগজ্ঞ-বাকেরগজ্ঞ-দপদপিয়া সড়কটি ব্যবহৃত হচ্ছে। এ পথে অপেক্ষাকৃত কম সময় লাগলেও সড়কটিতে সংস্কার কাজ চলমান থাকায় এ পথটি কম ব্যবহৃত হয়। * বরগুনা হতে সড়ক পথে কাকাচিড়া-শতকর-মঠবাড়িযা-ভান্ডারিয়া-পিরোজপুর হয়ে বাগেরহাট ও খুলনা বিভাগীয় শহরে যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে। * বরগুনা জেলা হতে বরিশাল এবং খুলনা বিভাগীয় শহরে পৌঁছে দেশের যেকোন স্থানে যাওয়া সম্ভব। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো বরগুনায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো বরগুনা। # জেলা পরিষদ ডাক বাংলো পাথরঘাটা। # হোটেল বে অব বেঙ্গল সদর রোড, বরগুনা; মোবাইল ৮৮০ ১৭১২-২৩৪ ৩৩২। বরগুনায় খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - কক্সবাজার জেলার সমুদ্রের কোলঘেষে এই অভয়ারণ্যটি অবস্থিত। দেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় টেকনাফ উপদ্বীপের বাহারছড়া, হ্নীলা, সুবরাং, টেকনাফ এবং হোয়াইক্যং এই পাঁচটি ইউনিয়ন জুড়ে এর বিস্তৃতি। টেকনাফ উপজেলার ১১,৬১৫ হেক্টর এলাকা নিয়ে এই অভয়ারণ্যটি বিস্তৃত। কক্সবাজার শহর থেকে এর দূরত্ব ৪৮ কিলোমিটার। এই বনের পূর্ব পাশ দিয়ে বয়ে গেছে নাফ নদী; এর ঠিক পরপরই মায়ানমার সীমান্ত এবং পশ্চিম দিকে বঙ্গোপসাগর। টেকনাফ অভয়ারণ্য একটি সরল পাহাড় শ্রেনীর অংশ, যার সর্বোচ্চ উচ্চতা ৭০০ মিটার। এই অভয়ারণ্যের দৈর্ঘ্য উত্তর-দক্ষিণে ২৮ কিলোমিটার এবং প্রস্থ পূর্ব-পশ্চিমে ৩ থেকে ৫ কিলোমিটার। বাংলাদেশে হাতে গোনা যে কয়েকটি স্থানে বন্য হাতির দেখা মেলে তার মধ্যে এটি অন্যতম। বন্য ভারতীয় হাতির অভয়ারণ্য হিসাবে ১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। যথেষ্ট বিস্তীর্ণ এই গেম রিজার্ভে বন ছাড়াও এখানে আছে নাইটং পাহাড়, কুদুম গুহা, কুঠি পাহাড় প্রভৃতি আকর্ষণীয় স্থান। বনের উঁচু পাহাড় আর বঙ্গোপসাগরের মাঝে রয়েছে বিশাল গর্জন বন। আছে ১০০০ ফুট উঁচু তৈঙ্গা চূড়া। প্রাকৃতিক উপাদানের মধ্যে আছে ফুল, ফল, বাহারি গাছ। সড়কপথে সহজ যোগাযোগের কারণে পর্যটকদের কাছে এটি একটি আকর্ষনীয় ভ্রমণ স্থান। কক্সবাজার (দক্ষিণ) বন বিভাগের তিনটি ফরেষ্ট রেঞ্জঃ হোয়াইক্যং, শীলখালী এবং টেকনাফ-এর ১০ টি ব্লক এ অভয়ারণ্যের অন্তর্ভুক্ত। বন্য এশীয় হাতি সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। টেকনাফ অভয়ারণ্যের প্রায় পুরোটাই একটি সরল পাহাড় শ্রেণীর অংশ। টেকনাফ উপদ্বীপের প্রায় মাঝ বরাবর পাহাড় গুলোর চূড়া উঠে গেছে। আছে বেশ কিছু সংকীর্ণ উপত্যকা ও গিরিখাত। এসব উপত্যকা আর গিরিখাত দিয়ে বয়ে গেছে ছোট ছোট অসংখ্য পাহাড়ি ছড়া বা ঝর্ণা, যা শেষে মিশেছে পূর্বদিকে নাফ নদীতে এবং পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরে। এসব ছড়ার বেশির ভাগই মৌসুমী; বর্ষাকালে পানি থাকে এবং শীতে শুকিয়ে যায়। অভয়ারণ্যের বড় অংশ পাহাড়ি মৃত্তিকা গঠিত। পূর্ব পাশে নাফ নদীর তীর ঘেষে আছে জোয়ার ভাটায় সৃষ্ট কাদা মাটির ম্যানগ্রোভ বন। পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের তীরে আছে বালুকাবেলা গঠিত সৈকত। অভয়ারণ্য জীব বৈচিত্রে ভরপুর এবং এই বনের জীববৈচিত্রকে বাংলাদেশের মধ্যে সবার্ধিক বলে ধারণা করা হয়। এই বনে ২৯০ প্রজাতির উদ্ভিদ, ৫৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ২৮৬ প্রজাতির পাখি, ৫৬ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ১৩ প্রজাতির উভচর প্রানী রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের গাছের মধ্যে আছে চাপালিশ, তেলি গর্জন, জলপাই, হরগজা, সিভিট, বুনো অশোক, জারুল প্রভৃতি। পাখির মধ্যে আছে ছোট কানাকুবো, নীলকান বসন্তবাউরি, বড়হলদেঝুঁটি কাঠকুড়ালী, এশীয় দাগি কুঁটি পেঁচা, কালাগলা টুনটুনি, লালমৌটুসী ইত্যাদি। টেকনাফ বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্যে সাময়িকভাবে বিচরণকারী ভারতীয় হাতির দেখা পাওয়া যায়, যেটি বাংলাদেশের বুনো হাতির একটি বড় অংশ। এখানে বাস করা বাংলাদেশে বুনো মোট হাতির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। এছাড়া বিলুপ্তপ্রায় বুনোকুকুর, উল্লুক, সম্বর হরিণ, উড়ক্কু কাঠবিড়ালী, সজারু প্রভৃতি প্রাণীরও দেখা মেলে। রাজধানী ঢাকা থেকে টেকনাফের দূরত্ব ৩৪৭ কিলোমিটার আর কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ৮২ কিলোমিটার দক্ষিণে। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়ক ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। কক্সবাজার থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে টেকনাফ যাওয়া যায়। পালকি নামক বাস কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে টেকনাফে বিরতিহীনভাবে চলাচল করে। সিএনজি চালিত অটোরিক্সা বা হাইস গাড়িতেও আসা যায়; এই গড়িগুলো মেরিন ড্রাইভ দিয়ে চলাচল করে। এতে সময় কম লাগে এবং ভ্রমণ হয় আরামদায়ক। এছাড়া নীল দরিয়া নামে পর্যটকবাহী গাড়ি মেরিন ড্রাইভ দিয়ে চলাচল করে। এছাড়া ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে টেকনাফে সরাসরি এসি ও ননএসি বাস পাওয়া যায়। টেকনাফ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো কিছু স্থান হলো- তৈঙ্গা চূড়া টেকনাফ বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্যের সর্বোচ্চ চূড়া। কালো রাজার সুড়ঙ্গ টেকনাফের হোয়াইক্যং-এ অবস্থিত। হোয়াইক্যং বাজার থেকে পায়ে হেঁটে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরত্ব। মূলত ঝিরি বা পাহাড়ী নালা পার হয়ে কালো রাজার সুড়ঙ্গে পৌঁছতে হয়। কুদুমগুহা হোয়াংক্যংয়ের পাহাড়ে কুদুম গুহা অবস্থিত। টেকনাফ গেম রিজার্ভের কয়েকটি প্রধান আকর্ষণের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কুদুম গুহা। খুব সম্ভব এটি বাংলাদেশের একমাত্র বালু-মাটির গুহা। কুদুম গুহায় প্রচুর বাদুড় বাস করে, তাই এটি "বাদুর গুহা" নামেও পরিচিত। এখানে দুই প্রজাতির বাদুড় থাকে। বাদুড় ছাড়াও এই গুহায় বাস করে ৪ প্রজাতির শামুক, গুহার ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঝিরিতে থাকে ৪ প্রজাতির মাছ আর আছে তিন প্রজাতির মাকড়শা। গুহার বাইরে থেকে পাখিদের এসে গুহার শামুক খেতে দেখা যায়। সেখানে যেতে হলে নিরাপত্তা জনিত কারনে সহযোগিতা নিতে পারেন পুলিশ অথবা হোয়াইক্যং বন বিভাগের বন প্রহরীদের। নেটং পাহাড় টেকনাফ শহর থেকে ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নেটং পাহাড়ে গিয়ে বন্য সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। এ পাহাড়ে যাওয়ার পথে পড়বে পাহাড়ের গা বেয়ে নামা ঝিরি-ঝরনা। পাহাড়ের চূড়ায় উঠলে দেখা মিলে পাহাড় সারি আর নাফ নদীর অপরূপ দৃশ্য। এই পাহাড়ের খুব নিকটেই রয়েছে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় তৈরি ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর বাংকার ও ব্রিটিশ স্থাপনা টি অ্যান্ড টি ভবন। এর সরু পাহাড়ি পথ ধরে হেঁটে প্রাচীন বৌদ্ধমন্দিরও দেখে আসতে পারেন। নেটং পাহাড়ের প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে মোছনী নামক স্থানে প্রান্তিক লেক ও ন্যাচারাল পার্ক অবস্থিত। যদিও বর্তমানে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা এখানে অবস্থান করার ফলে জীব বৈচিত্র্য এবং নিরাপত্তা অনেক ক্ষেত্রে হ্রাস পেয়েছে। নোয়াখালী পাড়া এখানে বর্ষাকালে ছোট-বড় বেশ কিছু পাহাড়ী ঝিরি ঝর্ণার দেখা পাওয়া যায়। বর্ষাকাল ছাড়া অন্য সময়ে এসব ঝর্ণায় পানি পাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। | ফোন ৮৮০১৮৩৮৩৭৯৩৭২| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ= রেঁস্তোরা, সুইমিং পুল, ব্যায়ামাগার, সম্মেলন কক্ষ, গাড়ি পার্কিংসহ অন্যান্য সুবিধা বিদ্যমান। | নাম=হোটেল নেটং, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন ৮৮০১৯৯১১৩৯২১৯ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স=+৮৮০৩৪২৬-৭৫১০৪ | বিবরণ=সকালের নাস্তা, টেলিভিশন, টেলিফোন, গরম এবং ঠান্ডা পানির ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুবিধা। | নাম=সী কোরাল রিসোর্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= টেকনাফে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - রাজধানী ঢাকা থেকে লামার দূরত্ব ৩৫৭ কিলোমিটার আর বান্দরবান জেলা সদর থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দক্ষিণে। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়ক পথে লামার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে প্রথমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক হয়ে চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল নেমে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে লামা যাওয়া যায়। এছাড়া বান্দরবান সদর থেকেও সরাসরি পূর্বাণী চেয়ারকোচ বা জীপগাড়ি যোগে লামা যেতে পারেন। এছাড়া ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লামায় সরাসরি এসি ও ননএসি বাস পাওয়া যায়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো * ভিউ পয়েন্ট অফ লামা উপজেলা * সাবেক বিলছড়ি বৌদ্ধ বিহার * নুনার বিলপাড়া পালিটুল বৌদ্ধ বিহার * মাতামুহুরী নদী ও সেতু * শীলের তুয়া স্থিত চংবট ম্রো পাড়া ও পাহাড় * কোয়ান্টাম শিশু কানন, সরই টেকনাফে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো লামা। লামায় খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - চট্টগ্রাম শহর থেকে ৪৫ কিলোমিটার উত্তরে সীতাকুণ্ড উপজেলা]]য় রয়েছে রামগড়-সীতাকুণ্ড বনাঞ্চল। এ বনাঞ্চলের মধ্যেই রয়েছে বিচিত্র সব বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য হাজারিখিল, যেখানে আছে ১২৩ প্রজাতির পাখি। রঙ-বেরঙের এসব পাখির মধ্যে রয়েছে বিপন্ন প্রায় কাঠময়ূর ও মথুরা। আছে কাউ ধনেশ ও হুতুম পেঁচাও। বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদের সমারোহ থাকার কারণে চিরসবুজ এই বনে এমন কিছু প্রজাতির পাখি পাওয়া গেছে, যা অন্য কোনো বনে সচরাচর দেখা যায় না। এর মধ্যে রয়েছে হুদহুদ, চোখ গেল, নীলকান্ত, বেঘবৌ, আবাবিল। এসব পাখির আকার-আকৃতি, বর্ণ ও স্বভাবে বৈচিত্র্যময়। সম্প্রতি বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে এক গবেষণায় পাখির এসব প্রজাতির সন্ধান পায় গবেষক দল। এ অভয়ারণ্যে নানা প্রজাতির পাখির সঙ্গে শীতকালে যোগ দেয় পরিযায়ী পাখির দল। এদের বিচরণে চিরসবুজ বন পরিণত হয় পাখিরই আলাদা এক রাজ্যে। চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার রামগড়-সীতাকুণ্ড বনাঞ্চলে প্রায় ১১৮ হেক্টর পাহাড়ি বনভূমিকে ২০১০ সালের ৬ এপ্রিল বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা দেয় সরকার। এখানকার উল্লেখযোগ্য বন্যপ্রাণীর মধ্যে রয়েছে— বানর, হনুমান, মায়া হরিণ, বুনো ছাগল, চিতা বিড়াল ও মেছো বাঘ। মিশ্র চিরসবুজ বনসমৃদ্ধ এ অভয়ারণ্যের প্রধান বৃক্ষ গর্জন, চাপালিশ, সেগুন, কড়ই, মেহগনি ও চুন্দুল। বিখ্যাত রাঙ্গাপানি চা বাগান এ অভয়ারণ্যের পাশেই অবস্থিত। রাজধানী ঢাকা থেকে সীতাকুণ্ডের দূরত্ব ২৪৭ কিলোমিটার আর চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে প্রায় ৪২ কিলোমিটার উত্তরে। ঢাকা থেকে সড়ক, রেল ও বিমান সকল পথেই চট্টগ্রামের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে সীতাকুণ্ডে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম শহরের অলংকার মোড় এলাকা থেকে ঢাকা ট্রাঙ্ক রোড হয়ে বিরতিহীন বাস চলাচল করে। এছাড়াও সিএনজি চালিত অটোরিক্সা বা হাইস গাড়িতেও আসা যায়। এছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে চট্টগ্রামে সরাসরি এসি ও ননএসি বাস পাওয়া যায় যা সীতাকুণ্ডের পাশ দিয়ে চলাচল করে। ঢাকার কমলাপুর ও চট্টগ্রাম শহরের বটতলী রেলস্টেশন থেকে রেলযোগেও সীতাকুণ্ড যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে বিমান যোগে চট্টগ্রাম এসে সীতাকুণ্ড যাওয়া যায়। চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থাকায় বিশ্বের বিভিন্ন স্থান হতেও এখানে আসা যায়। নৌপথে বিভিন্ন এলাকা হতে এবং দেশের বাহির হতেও সমুদ্রপথে এখানে আসা যায়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো * বিস্তীর্ণ সমুদ্র সৈকত ও কুমিরা ফেরীঘাট; সীতাকুণ্ডে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। বিভাগীয় শহর চট্টগ্রাম মাত্র ৪০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বলে পর্যটকরা সেখানেই চলে যায়; কারণ সেখানে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের হোটেল। থাকার জন্য যেতে পারেন - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সীতাকুণ্ড। সীতাকুণ্ডে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। তবে বিভাগীয় শহর চট্টগ্রাম মাত্র ৪০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বলে পর্যটকরা সেখানেই চলে যায়; কারণ সেখানে রয়েছে উন্নতমানের জামান হোটেল, খুশবু, মেজবান প্রভৃতি হোটেল ও রেস্তোরা। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩২ কিলোমিটার পূর্বে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা]]য় রয়েছে দুধপুকুরিয়া-ধোপাছড়ি বনাঞ্চল। এটি মূলতঃ রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও চট্টগ্রাম এই তিন জেলার সীমানায় অবস্থিত মনোমুগ্ধকর একটি অভয়ারণ্য। ঢাকার কমলাপুর হতে রেল যোগে চট্টগ্রাম এসে সেখান থেকে রাঙ্গুনিয়া যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে বিমান যোগে চট্টগ্রাম এসে রাঙ্গুনিয়া যাওয়া যায়। চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থাকায় বিশ্বের বিভিন্ন স্থান হতেও এখানে আসা যায়। নৌপথে বিভিন্ন এলাকা হতে এবং দেশের বাহির হতেও সমুদ্রপথে চট্টগ্রাম এসেও এখানে আসা যায়। চট্টগ্রাম শহরের কালুরঘাট এলাকা থেকে রিজার্ভ স্পীডবোট ভাড়া করতে হবে। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো | বিবরণ=এ চা বাগানটি ক্লোন চা পাতার জন্য বিখ্যাত। | নাম=আরব আমিরাত প্রকল্প অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এ প্রকল্প দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকলেও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের টানে দর্শনার্থীরা এখানে ছুটে আসে, এছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের অর্থায়নে এখানে বিশ্বমানের হেলথ সিটি করার পরিকল্পনা নিচ্ছে সরকার। | নাম=কর্ণফুলি নদী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=কর্ণফুলি নদী চিত্র=কর্ণফুলী.jpg উইকিউপাত্ত=Q766956 | বিবরণ=রাঙ্গুনিয়া পৌর এলাকা এ নদীর তীরে অবস্থিত, নৌপথে ভ্রমণপিয়াসুরা এ নদীতে প্রায়শঃ ভ্রমণ করে থাকে। | নাম কোদালা চা বাগান অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি দেশের প্রথম চা বাগান। | বিবরণ=এটি বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের সবচেয়ে বড় বিল। | নাম=চাকমা রাজবাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি সপ্তদশ শতাব্দীতে নির্মিত চাকমা রাজার বাড়ির ধ্বংসাবশেষ। | বিবরণ=এখানে চা বাগান ও রাবার বাগান উভয়ের সৌন্দর্য্য একসাথে উপভোগ করা যায়। | নাম=ঢালকাটা জগদ্ধাত্রী মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি একটি হিন্দু মন্দির। | নাম=দ্বিতীয় কর্ণফুলি সেতু অন্য=গোডাউন ব্রিজ ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=উপজেলা সদরের সাথে উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের ৪টি ইউনিয়নের সংযোগ সেতু। | নাম=ধর্মচক্র বিহার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি ১৭২০ সালে নবাব আলীবর্দী খানের শাসনামলে নির্মিত বৌদ্ধ বিহার। | নাম=পাগলা মামার দরগাহ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=উনিশ শতকের এ দরগাহটি আধ্যাত্মিক সাধক শাহ মুজিবুল্লাহ (রহ র, কথিত আছে তিনি আধ্যাত্মিক সাধনার ফলে পাগল হয়ে গেলে পাগলা মামা নামে পরিচিতি লাভ করেন। | নাম=পারুয়া রাবার ড্যাম অন্য=ইছামতি রাবার ড্যাম ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ইছামতি নদীর উপর নির্মিত এই বাঁধটি উত্তর রাঙ্গুনিয়ার ৫টি ইউনিয়নের চাষাবাদ এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সহজ করেছে। | নাম=বাচা বাবার মাজার অন্য=কাউখালী দরবার শরীফ ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=দরগাহটি সুফি সাধক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন (রহ র, তিনি বাচা বাবা নামে ভক্তদের কাছে অধিক পরিচিত। | নাম=বেতাগী বড়ুয়াপাড়া অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=৫ম শতকের কালো পাথরের বুদ্ধমূর্তি সংরক্ষিত আছে এখানে, এটি সাগর বুদ্ধ নামে পরিচিত। | নাম=রাহাতিয়া দরবার শরীফ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=দরবারটি সুফি সাধক রাহাতুল্লাহ নক্সবন্দী (রহ র নামে পরিচিত, এখানে ওনার পুত্রদ্বয় নুরুচ্ছাফা নঈমী (রহ ও বিসমিল্লাহ শাহ (রহ র মাজারও রয়েছে, ওনারাও সুফি সাধক ছিলেন। | নাম=শিলক ও পদুয়া রাবার ড্যাম প্রকল্প অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=প্রকল্প দু'টির ফলে উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের এই দুই ইউনিয়নের শত শত হেক্টর অনাবাদী জমি চাষের আওতায় এসেছে। | নাম শেখ রাসেল পক্ষিশালা ও ইকোপার্ক অন্য=শেখ রাসেল এভিয়েরী পার্ক ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী=০৯:০০-১৮:০০, মঙ্গলবার বন্ধ মূল্য=প্রবেশমূল্য ৳২৩, ক্যাবল কারের টিকেটের মূল্য ৳২৩০ | বিবরণ=এশিয়ার ২য় বৃহত্তম ক্যাবল কার রাঙ্গুনিয়ায় তৈরি করা হয়েছে। শেখ রাসেল এভিয়েরী পার্কে প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটক আসে। বৃক্ষাচ্ছাদিত সবুজ পাহাড়ি বনে উড়ছে হাজার হাজার পাখি। পাখিদের কলতানে মুখরিত পুরো বন। মাথার সিঁথির মতো বুনো পথে ঘুরে বেড়াচ্ছে বিনোদন পিয়াসী মানুষ। পুরো এলাকা ভরে যাচ্ছে সবুজে। এ পার্ককে ঘিরে এলাকাটিতে গড়ে উঠছে সম্ভাবনাময় বিনোদন কেন্দ্র। ঘটছে দেশি বিদেশি পর্যটকদের আগমন। | নাম=সুখবিলাস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=আঠারো শতকের চাকমা রাজা সুখদেব রায়ের রাজধানী পদুয়ার এ অঞ্চলে নির্মিত বিলাসবহুল রাজবাড়ি নির্মাণ করে রাজার নামে নামকরণ করা হয় সুখবিলাস, এখনও সেই রাজবাড়ির ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। রাঙ্গুনিয়ায় থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। বিভাগীয় শহর চট্টগ্রাম মাত্র ৪০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বলে পর্যটকরা সেখানেই চলে যায়; কারণ সেখানে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের হোটেল। থাকার জন্য যেতে পারেন - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো সীতাকুণ্ড। রাঙ্গুনিয়ার কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন চন্দ্রঘোনা, মরিয়মনগর, রোয়াজারহাট, ইছাখালী, গোচরা ইত্যাদি এলাকায় ও রাঙ্গামাটি সড়ক সংলগ্ন রাণীরহাট এলাকায় যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। তবে বিভাগীয় শহর চট্টগ্রাম মাত্র ৪০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বলে পর্যটকরা সেখানেই চলে যায়; কারণ সেখানে রয়েছে উন্নতমানের জামান হোটেল, খুশবু, মেজবান প্রভৃতি হোটেল ও রেস্তোরা। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * ওসি, রাঙ্গুনিয়াঃ মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৩ ৬৪২। কক্সবাজার শহর থেকে ৪৮ কিলোমিটার উত্তরে চকরিয়া উপজেলা]]য় রয়েছে ফাঁসিয়াখালী বনাঞ্চল। এখানকার বনের প্রকৃতি হলো ক্রান্তিয় চিরহরিৎ বন। এটি কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের অধিক্ষেত্রাধীন। ১৯৫০ সালের দিকে বন বিভাগ এখানে ১১২ সদস্যের ২টি গ্রাম প্রতিষ্ঠা করে এবং প্রত্যেককে ২ একর করে জমি লিজ দেওয়া হয়েছিল। এরা বন জায়গিরদার নামে পরিচিত। কালের বিবর্তনে প্রবল জনসংখ্যার চাপে, জলবায়ূ পরিবর্তন ও রহিংগা শরনার্থীদের আগমনের ফলে বর্তমানে এ বনের উপর প্রায় ২০,০০০ মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। চিরহরিৎ ও মিশ্র চিরহরিৎ পাহাড়ি বনভূমি হলেও বর্তমানে এ বনে প্রাচীন বৃক্ষজাতিয় উদ্ভিদ কম দেখা যায়। এই অভয়ারণ্যে গর্জন, সেগুন, তেলসুর, ঢাকিজামসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ রয়েছে। প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা বৃক্ষের পাশাপাশি সৃজিত বাগানও রয়েছে। এখানে এলে প্রকৃতির সানিধ্য লাভ করা যায়। সুবিশাল গর্জন গাছের ছায়ায় রয়েছে নানান লতা গুলম ও প্রাকৃতিক বাঁশ ঝাড়। বুনোশুয়র, চিতা, হরিণ ইত্যাদি ছাড়াও দেখা মিলবে বুনো হাতির পাল। ফাঁসিয়াখালী অত্যন্ত ঘন বন। এখানে বিরল প্রজাতির শুশুক পাখি, বিরল প্রজাতির উল্টো লেজ বানর রয়েছে। ডুলাহাজরা সাফারী পার্ক ও মেধাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যানের কাছাঁকাছি অবস্থিত হওয়ায় এ বন্যপ্রাণী অভয়ারন্যটি একটি অন্যতম পর্যটন আকর্ষন হয়ে দেখা দিয়েছে। দেশে প্রথম ইকো অ্যাডভেঞ্চার পার্ক স্থাপন করা হয়েছে কক্সবাজারের ফাঁসিয়াখালী বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও মেধাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যানে। নীরবে নিরাপত্তায় বন্যপ্রাণী দেখার পাশাপাশি ইকো অ্যাডভেঞ্চারের নানা ব্যতিক্রম আইটেম রয়েছে এথানে। রাজধানী ঢাকা থেকে চকরিয়ার দূরত্ব ২৫৫ কিলোমিটার আর কক্সবাজার শহর থেকে ৪৮ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে সড়ক, রেল ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। কক্সবাজার থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে চকরিয়ার যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক হতে উত্তর দিকে এ অভয়ারণ্যটি অবস্থিত। সড়ক পথে চট্টগ্রাম কিংবা কক্সবাজার হতে চকোরিয়া নেমে সেখান থেকে সিএনজি অটোরিক্সা কিংবা জীপ গাড়িতে এ অভয়ারণ্যতে যাওয়া যায়। ঢাকার কমলাপুর হতে রেল যোগে চট্টগ্রাম এসে সেখান থেকে চকরিয়ার যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে বিমান যোগে কক্সবাজার এসে চকরিয়ার যাওয়া যায়। কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থাকায় বিশ্বের বিভিন্ন স্থান হতেও এখানে আসা যায়। নৌপথে বিভিন্ন এলাকা হতে এবং দেশের বাহির হতেও সমুদ্রপথে চট্টগ্রাম এসেও এখানে আসা যায়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক সংলগ্ন সড়কের পূর্বপাশে অবস্থিত ৬০০ হেক্টর এলাকা জুড়ে এ সাফারি পার্কের অবস্থান। যে কোন যানবাহনে যাওয়া যায়। * শাহ্ ওমরের মাজার কাকারা ইউনিয়নে অবস্থিত। চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। * বিজয়ানন্দ বৌদ্ধ বিহার মানিকপুরে অবস্থিত। চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল থেকে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। এছাড়াও অন্যান্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে: * ফজল কুকে ষাট গম্বুজ মসজিদ; চকরিয়ায় থাকার জন্য সরকারি পরিচালনাধীন উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো ছাড়াও ব্যক্তি মালিকানাধীন সুলভ মূল্যে থাকার মত হোটেল রয়েছে। বিভাগীয় শহর চট্টগ্রাম ও জেলা শহর কক্সবাজার মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যেই অবস্থিত বলে পর্যটকরা সেখানেই চলে যায়; কারণ সেখানে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের হোটেল। থাকার জন্য যেতে পারেন - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো চকরিয়া। চকরিয়ায় যে কোন রেস্টুরেণ্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। উপজেলার মানিকপুরের মহিষের দই বিখ্যাত। তবে বিভাগীয় শহর চট্টগ্রাম ও জেলা শহর কক্সবাজার মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যেই অবস্থিত বলে পর্যটকরা সেখানেই চলে যায়; কারণ সেখানে রয়েছে উন্নতমানের জামান হোটেল, খুশবু, মেজবান প্রভৃতি হোটেল ও রেস্তোরা। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * ওসি, রাঙ্গুনিয়াঃ মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৩ ৬৬৭। [[সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বা লবণাক্ত বনাঞ্চল। সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার, যা যৌথভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অবস্থিত। সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের আয়তন ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার। খুলনা সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলার অংশ নিয়েই বাংলাদেশের সুন্দরবন। ভারতের সুন্দরবন পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা ও উত্তর ২৪ পরগণা জেলা নিয়ে গঠিত। ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। জীববৈচিত্রে সমৃদ্ধ সুন্দরবনের ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা ও বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল। রয়েল বেঙ্গল টাইগার সহ বিচিত্র নানান ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে সুন্দরবন পরিচিত। এখানে রয়েছে প্রায় ৩৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ, ১২০ প্রজাতির মাছ, ২৭০ প্রাজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৫ সরীসৃপ এবং ৮ টি উভচর প্রাণী। সুন্দরী বৃক্ষের নামানুসারে এই বনের নাম সুন্দরবন রাখা হয়। শকুনের নিরাপদ এলাকা-২ তফসিল অনুসারে সুন্দরবন দক্ষিণ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। ঢাকা থেকে সরাসরি খুলনা যাওয়ার বাস, ট্রেন এবং লঞ্চ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে সোহাগ, হানিফ ও ঈগল পরিবহনের বাস নিয়মিতভাবে ভোর ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খুলনার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। ঢাকা থেকে সড়ক পথে খুলনা যেতে প্রায় ৮ ঘণ্টা লাগে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে খুলনা যাবার বিভিন্ন কোম্পানির লঞ্চ রয়েছে। খুলনা থেকে সুন্দরবন দেখতে হলে ৫০ কিলোমিটার দূরে মংলায় যেতে হবে। খুলনা থেকে মংলা যাওয়ার প্রাইভেট গাড়ি ও বাস রয়েছে। মংলা ঘাট থেকে ট্রলার কিংবা লঞ্চ ভাড়া নিয়ে দুই ঘণ্টায় সুন্দরবনের করমজল যাওয়া যায়। চাইলে সকাল বেলা খুলনা থেকে মংলা হয়ে সুন্দরবন দেখে সন্ধ্যায় খুলনা ফিরে আসা যাবে। তবে সুন্দরবন দেখতে যাওয়ার সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায় হচ্ছে কোন ভাল ট্যুর কোম্পানির প্যাকেজ নিয়ে ঘুরতে যাওয়া। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো # হীরন পয়েন্ট: হীরন পয়েন্টের কাঠের তৈরি সুন্দর রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে হরিণ, বানর, গুইসাপ ও কুমির দেখা পাওয়া যায়। এখানেও মাঝে মাঝে বেঙ্গল টাইগারের দেখা মিলে। # দুবলার চর: সুন্দরবন এলাকার মধ্যে ছোট্ট একটি চর হচ্ছে দুবলার চর। দুবলার চরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া নদী গিয়ে মিশেছে বঙ্গোপসাগরে। # কটকা বিচ কটকা সী বিচ অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর। এখানে বেলাভূমি জুড়ে আঁকা থাকে লাল কাঁকড়াদের শিল্পকর্ম। | নাম হাড়বাড়িয়া ইকো-পর্যটন কেন্দ্র অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= চাঁদপাই রেঞ্জ সুন্দরবন বাগেরহাট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | সময়সূচী মূল্য=দেশি পর্যটক ৭০ ৳, বিদেশি পর্যটক ১০০০৳ | বিবরণ=খুলনা থেকে ৭০ কিলোমিটার এবং মংলা বন্দর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে এই কেন্দ্রে অবস্থান। সুন্দরবনের টাইগার পয়েন্টের কচিখালী, হিরণপয়েন্টের নীলকমল এবং কাটকায় বন বিভাগের রেস্টহাউজে থাকার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে। নীলকমলে থাকতে চাইলে দেশি পর্যটকদের প্রতি কক্ষের জন্য তিন হাজার টাকা লাগবে আর বিদেশিদের জন্য পাঁচ হাজার টাকা। কচিখালী প্রতি কক্ষের জন্য লাগিবে তিন হাজার টাকা আর বিদেশিদের জন্য লাগবে পাঁচ হাজার টাকা। কটকাতে প্রতি কক্ষ নিতে দুই হাজার টাকা লাগবে এবং বিদেশিদের জন্য রুম প্রতি পাঁচ হাজার টাকা লাগবে। বাগেরহাটে থাকার জন্য তেমন আবাসিক হোটেল ব্যবস্থা নেই। রেল রোডে মমতাজ হোটেলে সুযোগ সুবিধা কম থাকলেও সেবার মান তুলনামূলক ভাল, তবে খরচ একটু বেশি। মংলায় থাকার জন্যে পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল আছে। পশুর বন্দরে পর্যটকদের থাকার জন্য কিছু সাধারণ মানের হোটেল আছে। সাতক্ষীরা শহরে থাকতে চাইলে এখানে কিছু সাধারণ মানের হোটেল পাওয়া যাবে। শ্যামনগরের মুন্সিগঞ্জে এনজিও সুশীলনের রেস্টহাউস ও ডরমেটরিতে রাত্রি যাপনের ব্যবস্থা রয়েছে। খুলনা নগরীতে বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে হোটেল রয়েল, ক্যাসেল সালাম, হোটেল টাইগার গার্ডেন, হোটেল ওয়েস্ট ইন্, হোটেল সিটি ইন, হোটেল মিলিনিয়াম ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। | নাম=হোটেল বিসমিল্লাহ (আবাসিক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=উপজেলা কয়রা, খুলনা। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=সি এস এস রেষ্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=রূপসা স্ট্যান্ড রোড, খুলনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা=দিয়াপুর, বিপরীত দিকে সাজনেখালি ফরেস্ট অফিস অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=গোদখালী থেকে নৌকায় দুই ঘণ্টা | ফোন=+৮৮০ ৯১৬৩৯১৪৪৭৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= সুন্দরবনের নিকটবর্তী প্রতিটি এলাকায় পর্যটকদের জন্য প্রচুর রেস্তোরা রয়েছে; এর যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখানকার চিংড়ী ও সামুদ্রিক মাছ ও ডাব বিখ্যাত। তবে বিভাগীয় শহর খুলনা ও জেলা শহর বাগেরহাট, সাতক্ষীরা সামান্য দূরত্বের মধ্যেই অবস্থিত বলে পর্যটকরা সেখানেই চলে যায়; কারণ সেখানে রয়েছে উন্নতমানের হোটেল ও রেস্তোরা। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * ওসি, সোনাডাঙ্গা: মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৩ ২৮৬ * ওসি, খালিশপুর: মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৩ ২৮৭ * ওসি, খানজাহান আলী: মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৩ ২৮৯। [[সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বা লবণাক্ত বনাঞ্চল। সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার, যা যৌথভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অবস্থিত। সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের আয়তন ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার। খুলনা সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলার অংশ নিয়েই বাংলাদেশের সুন্দরবন। সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের আয়তন ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার। খুলনা সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলার অংশ নিয়েই বাংলাদেশের সুন্দরবন। ভারতের সুন্দরবন পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা ও উত্তর ২৪ পরগণা জেলা নিয়ে গঠিত। ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। জীববৈচিত্রে সমৃদ্ধ সুন্দরবনের ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা ও বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল। রয়েল বেঙ্গল টাইগার সহ বিচিত্র নানান ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে সুন্দরবন পরিচিত। এখানে রয়েছে প্রায় ৩৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ, ১২০ প্রজাতির মাছ, ২৭০ প্রাজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৫ সরীসৃপ এবং ৮ টি উভচর প্রাণী। সুন্দরী বৃক্ষের নামানুসারে এই বনের নাম সুন্দরবন রাখা হয়। শকুনের নিরাপদ এলাকা-২ তফসিল অনুসারে সুন্দরবন দক্ষিণ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। ঢাকা থেকে সরাসরি খুলনা যাওয়ার বাস, ট্রেন এবং লঞ্চ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে সোহাগ, হানিফ ও ঈগল পরিবহনের বাস নিয়মিতভাবে ভোর ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খুলনার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। ঢাকা থেকে সড়ক পথে খুলনা যেতে প্রায় ৮ ঘণ্টা লাগে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে খুলনা যাবার বিভিন্ন কোম্পানির লঞ্চ রয়েছে। খুলনা থেকে সুন্দরবন দেখতে হলে ৫০ কিলোমিটার দূরে মংলায় যেতে হবে। খুলনা থেকে মংলা যাওয়ার প্রাইভেট গাড়ি ও বাস রয়েছে। মংলা ঘাট থেকে ট্রলার কিংবা লঞ্চ ভাড়া নিয়ে দুই ঘণ্টায় সুন্দরবনের করমজল যাওয়া যায়। চাইলে সকাল বেলা খুলনা থেকে মংলা হয়ে সুন্দরবন দেখে সন্ধ্যায় খুলনা ফিরে আসা যাবে। তবে সুন্দরবন দেখতে যাওয়ার সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায় হচ্ছে কোন ভাল ট্যুর কোম্পানির প্যাকেজ নিয়ে ঘুরতে যাওয়া। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো - # হীরন পয়েন্ট: হীরন পয়েন্টের কাঠের তৈরি সুন্দর রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে হরিণ, বানর, গুইসাপ ও কুমির দেখা পাওয়া যায়। এখানেও মাঝে মাঝে বেঙ্গল টাইগারের দেখা মিলে। # দুবলার চর: সুন্দরবন এলাকার মধ্যে ছোট্ট একটি চর হচ্ছে দুবলার চর। দুবলার চরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া নদী গিয়ে মিশেছে বঙ্গোপসাগরে। # কটকা বিচ কটকা সী বিচ অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর। এখানে বেলাভূমি জুড়ে আঁকা থাকে লাল কাঁকড়াদের শিল্পকর্ম। | নাম হাড়বাড়িয়া ইকো-পর্যটন কেন্দ্র অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= চাঁদপাই রেঞ্জ সুন্দরবন বাগেরহাট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | সময়সূচী মূল্য=দেশি পর্যটক ৭০ ৳, বিদেশি পর্যটক ১০০০৳ | বিবরণ=খুলনা থেকে ৭০ কিলোমিটার এবং মংলা বন্দর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে এই কেন্দ্রে অবস্থান। সুন্দরবনের টাইগার পয়েন্টের কচিখালী, হিরণপয়েন্টের নীলকমল এবং কাটকায় বন বিভাগের রেস্টহাউজে থাকার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে। নীলকমলে থাকতে চাইলে দেশি পর্যটকদের প্রতি কক্ষের জন্য তিন হাজার টাকা লাগবে আর বিদেশিদের জন্য পাঁচ হাজার টাকা। কচিখালী প্রতি কক্ষের জন্য লাগিবে তিন হাজার টাকা আর বিদেশিদের জন্য লাগবে পাঁচ হাজার টাকা। কটকাতে প্রতি কক্ষ নিতে দুই হাজার টাকা লাগবে এবং বিদেশিদের জন্য রুম প্রতি পাঁচ হাজার টাকা লাগবে। বাগেরহাটে থাকার জন্য তেমন আবাসিক হোটেল ব্যবস্থা নেই। রেল রোডে মমতাজ হোটেলে সুযোগ সুবিধা কম থাকলেও সেবার মান তুলনামূলক ভাল, তবে খরচ একটু বেশি। মংলায় থাকার জন্যে পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল আছে। পশুর বন্দরে পর্যটকদের থাকার জন্য কিছু সাধারণ মানের হোটেল আছে। সাতক্ষীরা শহরে থাকতে চাইলে এখানে কিছু সাধারণ মানের হোটেল পাওয়া যাবে। শ্যামনগরের মুন্সিগঞ্জে এনজিও সুশীলনের রেস্টহাউস ও ডরমেটরিতে রাত্রি যাপনের ব্যবস্থা রয়েছে। খুলনা নগরীতে বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে হোটেল রয়েল, ক্যাসেল সালাম, হোটেল টাইগার গার্ডেন, হোটেল ওয়েস্ট ইন্, হোটেল সিটি ইন, হোটেল মিলিনিয়াম ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। | নাম=হোটেল বিসমিল্লাহ (আবাসিক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=উপজেলা কয়রা, খুলনা। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=সি এস এস রেষ্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=রূপসা স্ট্যান্ড রোড, খুলনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা=দিয়াপুর, বিপরীত দিকে সাজনেখালি ফরেস্ট অফিস অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=গোদখালী থেকে নৌকায় দুই ঘণ্টা | ফোন=+৮৮০ ৯১৬৩৯১৪৪৭৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= সুন্দরবনের নিকটবর্তী প্রতিটি এলাকায় পর্যটকদের জন্য প্রচুর রেস্তোরা রয়েছে; এর যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখানকার চিংড়ী ও সামুদ্রিক মাছ ও ডাব বিখ্যাত। তবে বিভাগীয় শহর খুলনা ও জেলা শহর বাগেরহাট, সাতক্ষীরা সামান্য দূরত্বের মধ্যেই অবস্থিত বলে পর্যটকরা সেখানেই চলে যায়; কারণ সেখানে রয়েছে উন্নতমানের হোটেল ও রেস্তোরা। [[সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বা লবণাক্ত বনাঞ্চল। সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার, যা যৌথভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অবস্থিত। সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের আয়তন ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার। খুলনা সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলার অংশ নিয়েই বাংলাদেশের সুন্দরবন। সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের আয়তন ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার। খুলনা সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলার অংশ নিয়েই বাংলাদেশের সুন্দরবন। ভারতের সুন্দরবন পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা ও উত্তর ২৪ পরগণা জেলা নিয়ে গঠিত। ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। জীববৈচিত্রে সমৃদ্ধ সুন্দরবনের ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা ও বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল। রয়েল বেঙ্গল টাইগার সহ বিচিত্র নানান ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে সুন্দরবন পরিচিত। এখানে রয়েছে প্রায় ৩৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ, ১২০ প্রজাতির মাছ, ২৭০ প্রাজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৫ সরীসৃপ এবং ৮ টি উভচর প্রাণী। সুন্দরী বৃক্ষের নামানুসারে এই বনের নাম সুন্দরবন রাখা হয়। শকুনের নিরাপদ এলাকা-২ তফসিল অনুসারে সুন্দরবন দক্ষিণ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। ঢাকা থেকে সরাসরি খুলনা যাওয়ার বাস, ট্রেন এবং লঞ্চ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে সোহাগ, হানিফ ও ঈগল পরিবহনের বাস নিয়মিতভাবে ভোর ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খুলনার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। ঢাকা থেকে সড়ক পথে খুলনা যেতে প্রায় ৮ ঘণ্টা লাগে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে খুলনা যাবার বিভিন্ন কোম্পানির লঞ্চ রয়েছে। খুলনা থেকে সুন্দরবন দেখতে হলে ৫০ কিলোমিটার দূরে মংলায় যেতে হবে। খুলনা থেকে মংলা যাওয়ার প্রাইভেট গাড়ি ও বাস রয়েছে। মংলা ঘাট থেকে ট্রলার কিংবা লঞ্চ ভাড়া নিয়ে দুই ঘণ্টায় সুন্দরবনের করমজল যাওয়া যায়। চাইলে সকাল বেলা খুলনা থেকে মংলা হয়ে সুন্দরবন দেখে সন্ধ্যায় খুলনা ফিরে আসা যাবে। তবে সুন্দরবন দেখতে যাওয়ার সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায় হচ্ছে কোন ভাল ট্যুর কোম্পানির প্যাকেজ নিয়ে ঘুরতে যাওয়া। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো - # হীরন পয়েন্ট: হীরন পয়েন্টের কাঠের তৈরি সুন্দর রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে হরিণ, বানর, গুইসাপ ও কুমির দেখা পাওয়া যায়। এখানেও মাঝে মাঝে বেঙ্গল টাইগারের দেখা মিলে। # দুবলার চর: সুন্দরবন এলাকার মধ্যে ছোট্ট একটি চর হচ্ছে দুবলার চর। দুবলার চরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া নদী গিয়ে মিশেছে বঙ্গোপসাগরে। # কটকা বিচ কটকা সী বিচ অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর। এখানে বেলাভূমি জুড়ে আঁকা থাকে লাল কাঁকড়াদের শিল্পকর্ম। | নাম হাড়বাড়িয়া ইকো-পর্যটন কেন্দ্র অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= চাঁদপাই রেঞ্জ সুন্দরবন বাগেরহাট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | সময়সূচী মূল্য=দেশি পর্যটক ৭০ ৳, বিদেশি পর্যটক ১০০০৳ | বিবরণ=খুলনা থেকে ৭০ কিলোমিটার এবং মংলা বন্দর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে এই কেন্দ্রে অবস্থান। সুন্দরবনের টাইগার পয়েন্টের কচিখালী, হিরণপয়েন্টের নীলকমল এবং কাটকায় বন বিভাগের রেস্টহাউজে থাকার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে। নীলকমলে থাকতে চাইলে দেশি পর্যটকদের প্রতি কক্ষের জন্য তিন হাজার টাকা লাগবে আর বিদেশিদের জন্য পাঁচ হাজার টাকা। কচিখালী প্রতি কক্ষের জন্য লাগিবে তিন হাজার টাকা আর বিদেশিদের জন্য লাগবে পাঁচ হাজার টাকা। কটকাতে প্রতি কক্ষ নিতে দুই হাজার টাকা লাগবে এবং বিদেশিদের জন্য রুম প্রতি পাঁচ হাজার টাকা লাগবে। বাগেরহাটে থাকার জন্য তেমন আবাসিক হোটেল ব্যবস্থা নেই। রেল রোডে মমতাজ হোটেলে সুযোগ সুবিধা কম থাকলেও সেবার মান তুলনামূলক ভাল, তবে খরচ একটু বেশি। মংলায় থাকার জন্যে পর্যটন কর্পোরেশনের হোটেল আছে। পশুর বন্দরে পর্যটকদের থাকার জন্য কিছু সাধারণ মানের হোটেল আছে। সাতক্ষীরা শহরে থাকতে চাইলে এখানে কিছু সাধারণ মানের হোটেল পাওয়া যাবে। শ্যামনগরের মুন্সিগঞ্জে এনজিও সুশীলনের রেস্টহাউস ও ডরমেটরিতে রাত্রি যাপনের ব্যবস্থা রয়েছে। খুলনা নগরীতে বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে হোটেল রয়েল, ক্যাসেল সালাম, হোটেল টাইগার গার্ডেন, হোটেল ওয়েস্ট ইন্, হোটেল সিটি ইন, হোটেল মিলিনিয়াম ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। | নাম=হোটেল বিসমিল্লাহ (আবাসিক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=উপজেলা কয়রা, খুলনা। অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=সি এস এস রেষ্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=রূপসা স্ট্যান্ড রোড, খুলনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা=দিয়াপুর, বিপরীত দিকে সাজনেখালি ফরেস্ট অফিস অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=গোদখালী থেকে নৌকায় দুই ঘণ্টা | ফোন=+৮৮০ ৯১৬৩৯১৪৪৭৩ নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= সুন্দরবনের নিকটবর্তী প্রতিটি এলাকায় পর্যটকদের জন্য প্রচুর রেস্তোরা রয়েছে; এর যে কোন রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখানকার চিংড়ী ও সামুদ্রিক মাছ ও ডাব বিখ্যাত। তবে বিভাগীয় শহর খুলনা ও জেলা শহর বাগেরহাট, সাতক্ষীরা সামান্য দূরত্বের মধ্যেই অবস্থিত বলে পর্যটকরা সেখানেই চলে যায়; কারণ সেখানে রয়েছে উন্নতমানের হোটেল ও রেস্তোরা। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * ওসি, সোনাডাঙ্গা: মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৩ ২৮৬ * ওসি, খালিশপুর: মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৩ ২৮৭ * ওসি, খানজাহান আলী: মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৩ ২৮৯। চর কুকরি-মুকরি বাংলাদেশের অন্যতম সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও বৃহৎ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলা]]র আওতাভূক্ত এই দ্বীপটি শহর থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে। বঙ্গোপসাগরের উপকন্ঠে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর মোহনায় কয়েকশ বছর আগে জেগে ওঠা দ্বীপ এটি। ঐতিহাসিকভাবে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া না গেলেও ধারণা করা হয় ১৯১২ সালে এ চর জেগে উঠে। তৎকালীন জার্মান যুবরাজ প্রিন্স ব্রাউন জনমানবহীন এই চরে জাহাজ নিয়ে আসেন শিকারের উদ্দেশে। দেখতে পান একটি বিড়াল ও কুকুর ছোটাছুটি করছে। সেই দৃশ্যাবলী তাকে মনে করিয়ে দেয় নির্জন এই চরের নামকরণ। পরে জার্মানের অনূদিত রূপ হিসেবে বাংলায় যার নামকরণ হয়ে যায় চর কুকরি মুকরি। পর্তুগিজ ও ওলন্দাজরা দস্যুবৃত্তি লুটতরাজ করে এই চরে আশ্রয় নিত। এই দ্বীপকে প্রকৃতির রুদ্ররোষ থেকে রক্ষা করতে জেগে ওঠা চরগুলো সংরক্ষণে ১৯৪৭ সাল থেকে এখানে বনায়ন করা হয়। ওই কর্মসূচিই পরবর্তী সময়ে উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী প্রকল্প হিসেবে রূপলাভ করে। এক সময় এই চরে শুধু কুকুর আর ইঁদুর (স্থানীয়দের কাছে যা মেকুর নামে পরিচিত) ছাড়া আর তেমন কিছুই চোখে পড়তো না। চর কুকরি মুকরির বনে যেসব প্রাণী দেখা যায় তার মধ্যে রয়েছে চিত্রা হরিণ, বানর, উদবিড়াল, শিয়াল প্রভৃতি। আর পাখি ও সরীসৃপ হিসেবে এই বনে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির বক, বনমোরগ, শঙ্খচিল, মথুরা, কাঠময়ূর, কোয়েল, গুঁইসাপ, বেজি, কচ্ছপ ও নানা ধরনের সাপ। শীতকালে দেখা মিলে হাজার হাজার অতিথি পাখির ৷ ১৯৭২ ও ১৯৭৩ সালে চর কুকরি মুকরি এলাকায় প্রশাসনিক উদ্যোগে বনায়নের কাজ শুরু হয়। এই সময় মূলত শ্বাসমূলীয় গাছের চারা রোপণ করে বনায়ন শুরু করা হলেও পরে ক্রমে ক্রমে যুক্ত হয় সুন্দরী, গেওয়া, পশুর প্রভৃতি গাছের চারা রোপণ করা। এছাড়া গোটা এলাকায়ই চোখে পড়ে বিপুলসংখ্যক কেওড়া গাছ। মূলত বিশাল এলাকায় গড়ে ওঠা এসব গাছ, আশপাশের নারিকেল গাছ, বাঁশ ও বেত বন মিলেই এখানেই তৈরি হয়েছে আকর্ষণীয় একটি ম্যানগ্রোভ শ্বাসমূলীয় বনাঞ্চল। রাজধানী ঢাকা থেকে চরফ্যাশন উপজেলার দূরত্ব ২২৫ কিলোমিটার এবং জেলা সদর ভোলা থেকে দূরত্ব ৩৫ কিলোমিটার। ভোলা জেলাটি একটি দ্বীপাঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। তবে, রেল এবং বিমান পথে এখানে সরাসরি পৌছানোর কোনো সুযোগ এখনও গড়ে ওঠেনি। ঢাকার গুলিস্তান/যাত্রাবাড়ি/ফার্মগেইট জাতীয় মহাসড়কে হয়ে লক্ষ্মীপুর এসে মজুচৌধুরীর হাট হয়ে চরফ্যাশন বা ঢাকা থেকে মাওয়া ফেরিঘাট হয়ে বরিশাল এসে সেখান থেকে স্প্রীড বোর্ড অথবা লঞ্চ অথাব বাস যোগে চরফ্যাশন উপজেলা। ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চে সরাসরি চরফ্যাশনের বেতুয়া বা ঘোষেরহাট লঞ্চঘাট আসা যায়; এতে সময় লাগে প্রায় ৮ ঘণ্টা। আবার, ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চ যোগে ভোলায় এসে সেখান থেকে নৌপথে বা সড়ক পথে চরফ্যাশন আসা যায়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো - তারুয়া সমুদ্র সৈকত জেলা সদর থেকে দেড়শ কিলোমিটার দূরে তারুয়া সমুদ্র সৈকতের অবস্থান; একশত পয়ত্রিশ কিলোমিটার পাকা সড়কের পর পনের কিলোমিটার নৌপথ পেরিয়ে সেখানে যেতে হয়। জ্যাকব ওয়াচ টাওয়ার ভোলা জেলা শহর থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে বঙ্গোপসাগরের উপকূল ঘেঁষে ওয়াচ টাওয়ারটি অবস্থিত। চরফ্যাশনে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো চরফ্যাশন। চর কুকরি মুকরিতে ২টি আবাসিক হোটেল ও একটি আন্তর্জাতিক মানের রিসোর্ট এর ব্যবস্থা রয়েছে। তা ছাড়া থাকার জন্য ইউনিয়ন পরিষদে উঠতে পারেন। সেখানকার চেয়ারম্যান বা তার সেক্রেটারির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়া বাজারে যে দুইটি খাবারের হোটেল আছে তাদের বললেও কোন বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করে দিবে ৷ তবে সবচেয়ে সহজ আর মজাদার থাকার ব্যবস্থা হলো চরে ক্যাম্প করে থাকা। এতে খরচ যেমন বাঁচবে, সাথে পাবেন প্রাকৃতিক এক অন্যরকম ভিন্ন পরিবেশ। এই চরের যেখানে খুশি ক্যাম্প করতে পারেন, সম্পূর্ণ নিরাপদ। ক্যাম্প করার জন্য এখানে আছে, বিশাল জায়গা। আপনি যেখানে ইচ্ছা ক্যাম্প করতে পারবেন। তবে বনের ভিতরে ক্যাম্প করা থেকে বিরত থাকবেন। বনের পাশে বিশাল বালুর চর যেখানে ইচ্ছে ক্যাম্প করতে পারেন। মূল চরের আগে একটি খাল আছে তা পার হয়ে ৩০০-৪০০ মিটার সামনের কিছু জায়গা আছে বনের পাশে গাছের ছায়ায় সেখানে ক্যাম্প করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই স্থানীয় কারো কাছে জোয়ারের পানি কতদূর পর্যন্ত আসে তা জেনে নিবেন। এখন পর্যন্ত যারা ব্যাকপ্যাকিং করেছেন তারা সবাই এখানেই ক্যাম্প করেছিলেন। এছাড়াও ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের মাঠেও ক্যাম্প করতে পারেন। সাইক্লোন শেল্টার ও দুটি এনজিওর অফিস আছে সেখানেও থাকতে পারবেন। চরফ্যাশনে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ চর কুকরি মুকরি বাজারে তেমন ভালো কোনো খাবারের ব্যবস্থা নেই। স্থানীয়দের হাতের রান্না করা খাবার পাবেন হোটেলগুলোতে। সম্ভব হলে বাজার থেকে তাজা মাছ কিনে রাঁধতে দিন, দামে সস্তা আর স্বাদেও টাটকা। কুকরি মুকরি বাজারে দুটি খাবার হোটেল আছে, একটি হোটেল হানিফ অন্যটি নিমাই হোটেল। অর্ডার দিলে আপনার মন মত মেনু রেডি করে দিবে। ব্যাকপ্যাকিং করেও নিজেরা রান্না করে খেতে পারবেন ৷ এই চরে লাকড়ির অভাব নেই ৷ যেখানে ক্যাম্প করবেন তার আশেপাশে ১০-২০ মিটার হাঁটলেই তিন চারদিনের লাকড়ি যোগাড় হয়ে যাবে। যদি ব্যাক-প্যাকিংয়ে নিজেরা রান্না করে খেতে না চাইলে হোটেলে বলে দিতে পারেন, রান্না করে আপনার কাছে পৌঁছে দিবে। তাছাড়া স্থানীয় অনেক লোক আছে যারা ব্যাকপ্যাকারদের জন্য খাবার ব্যবস্থা করে থাকে। আর বাজার থেকে ড্রাম ভাড়া নিয়ে মিষ্টি পানির ব্যবস্থা করতে পারবেন। নদীর পানি লবণাক্ত তাই পান করা থেকে বিরত থাকা উচিত। শুধু পান করা ছাড়া ভুলেও মিষ্টি পানি খরচ করবেন না, কারণ প্রায় ৩ কি.মি. হেঁটে আপনাকে এই পানি সংগ্রহ করতে হবে, না হয় জোয়ার আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে যা অনেক সময় সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য। * খাবারের হোটেলঃ হোটেল হানিফ (আবাসিক):০১৭১৫৯১১১৩৬ * যেহেতু চর এলাকা তাই গাড়ির কোন ব্যবস্থা নাই, যাদের হাঁটার অভ্যাস নাই বা অনিহা তারা না যাওয়াই ভালো। * বনের ভিতরে ক্যাম্প করা থেকে বিরত থাকুন। * বনের বেশি গহীনে যাবেন না, আর গেলেও অন্তত দু জন নিয়ে যাবেন যেন পথ হারিয়ে না ফেলেন। * যেহেতু বন্য প্রাণীর অভয়ারণ্য, তাই তাদের চলার পথে বাধার সৃষ্টি করবেন না বা প্রাণীকে ভয় দেখাবেন না। * শিয়ালের উৎপাত বেশ ভালোই এই চরে তাই রাতে তাবু থেকে নিরাপদ দূরত্বে ক্যাম্প ফায়ার করবেন অবশ্যই। * হরিণ শিকার থেকে বিরত থাকবেন, ইহা দণ্ডনীয় অপরাধ। * সরীসৃপ প্রাণীর আক্রমণ থেকে বাঁচতে অতিরিক্ত সতর্কতাস্বরূপ ক্যাম্প গ্রাউন্ডের চারিপাশে কার্বলিক এসিড ছিটিয়ে দিন। * প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে যেয়ে বন নোংড়া থেকে বিরত থাকবেন। এমন ভাবে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিন যেন কোন চিহ্ন না থাকে। * প্রকৃতির ওপড় কোন খারাপ প্রভাব পড়ে এমন কাজ থেকে বিরত থাকুন। * হৈ হুল্লোর, চিল্লাচিল্লি থেকে বিরত থাকুন। খালি পায়ে বনের ভিতর হাঁটবেন না। * যে জায়গায় ক্যাম্প করবেন ফিরে আসার আগে সে জায়গা এমন ভাবেই রেখে আসুন যেভাবে ক্যাম্প করার আগে পেয়েছিলেন, যেন কেউ না বুঝতে পারে এখানে কেউ বা কারা এসে দুই এক রাত থেকে ছিলো। * এই অঞ্চলে বিদ্যুতের কোন ব্যবস্থা নেই, তাই অবশ্যই পাওয়ার ব্যাংক সাথে রাখুন। আর বাজারে সোলার পাবেন সেখানেও মোবাইল চার্জ করতে পারেন যা অনেক সময়সাপেক্ষ। * স্থানীয়দের সাথে ভালো ব্যবহার করুন, তাদের অমায়িক ব্যবহারে আপনি নিজেও মুগ্ধ হবেন। * যে কোন সমস্যায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহেবের সাথে যোগাযোগ করুন, খুবই ভালো আর অমায়িক একজন মানুষ। বিশেষ করে টুরিস্টদের জন্য বেশ হেল্পফুল একজন মানুষ। * নদীতে গোসলে সতর্কতা অবলম্বন করুন, সাতার না জানলে বেশি দূর যাওয়া থেকে বিরত থাকুন। * গ্রামীনফোন ও রবির নেটওয়ার্ক পাবেন এই চরে তাই এরকম অপারেটর এর সিম সচল রাখুন। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা, চরফ্যাশনঃ মোবাইল: ০১৭১১-৫৭৪ ২০২; * উপজেলা নির্বাহী অফিসার, চরফ্যাশনঃ ০৪৯২৩-৭৪০৩০; মোবাইল: ০১৭৪০-৯২০ ২৪৬; * ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহেবের সেক্রেটারি মোঃ জাকির, মোবাইল: ০১৭৯৯৬৬৯৪১। শেখ জামাল ইনানী জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের অন্যতম সংরক্ষিত এলাকা। কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলা]]র আওতাভূক্ত এই উদ্যানটি শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে। বঙ্গোপসাগরের উপকন্ঠে এটির অবস্থান।, পশ্চিমে উম্মুক্তসাগর। বীরগঞ্জ জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের অন্যতম সংরক্ষিত এলাকা যা দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলা]]র আওতাভূক্ত। এটি জেলা সদর হতে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এটি মূলতঃ শাল প্রকৃতির বৃক্ষের বন, যার পাশ দিয়ে ঢেপা নদী বয়ে গেছে। বীরগঞ্জ জাতীয় উদ্যানে বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ যেমন শাল, বেত, বাশ, শিমুল, শিশু, সোনালু দেখতে পাওয়া যায়। তবে শাল হচ্ছে এই জঙ্গলের প্রধান বৃক্ষ। এছাড়া এই উদ্যানে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, সাপ, স্বরীসৃপ ইত্যাদি রয়েছে। রাজধানী ঢাকা থেকে বীরগঞ্জ উপজেলার দূরত্ব ২২৫ কিলোমিটার এবং জেলা সদর দিনাজপুর থেকে দূরত্ব ৭০ কিলোমিটার। দিনাজপুর জেলাটি একটি সমভূমি অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য সড়কপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, রেল পথেও এখানে আসা সম্ভব। তবে, নৌ এবং বিমান পথে এখানে সরাসরি পৌছানোর কোনো সুযোগ এখনও গড়ে ওঠেনি। ঢাকার গাবতলী-কল্যাণপুর ও মহাখালী থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলি ছেড়ে যায়। বাস সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে নাবিল পরিবহন, এস আর ট্রাভেলস, এস এ পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন ইত্যাদি। ঢাকা থেকে দিনাজপুর রেলে যেতে প্রায় ১০ ঘণ্টা লাগে। একতা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে ছাড়ে সকাল ১০ টায় এবং দিনাজপুর থেকে রাত ৯ টা ২০ মিনিটে আর দ্রুতযান ঢাকা থেকে ছাড়ে সন্ধ্যা ৭ টা ৪০ মিনিট এবং দিনাজপুর থেকে সকাল ৭ টা ৪০ মিনিটে। ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে নেমে বাস করে সেখান থেকে যাওয়া যায়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো - দিনাজপুর থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। দিনাজপুর শহরে ভাল মানের হোটেলে থাকতে চাইলে পর্যটন মোটেলে থাকা যাবে। সাধারণ মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে রয়েছে হোটেল ডায়মন্ড, নিউ হোটেল, হোটেল আল রশিদ, হোটেল রেহানা, হোটেল নবীন, ইত্যাদি। এছাড়া রামসাগরে অবস্থিত স্থানীয় বন বিভাগের বাংলোতে জেলা পরিষদের অনুমতি নিয়ে থাকা যায়। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো দিনাজপুর। দিনাজপুর খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, বীরগঞ্জ থানা; মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৩ ৯৬৭। ময়মনসিংহ শহর থেকে ৩২ কিলোমিটার দক্ষিণে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ভালুকা উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের সিডষ্টোর বাজার টু সখিপুর রাস্তার কাচিনা বাজার হইতে প্রায় ১ কি: মি: উত্তরে পালগাও চৌরাস্তার পাশে, কাচিনা গ্রামের উত্তর এবং পালগাও গ্রামের পূর্ব দিকে অবস্থিত। মূলত: শাল গাছের বন এটি; মধুপুর গড়ের একটি অংশ এই এলাকা। এখান প্রধান বৃক্ষ শাল, সেগুন ও কাঁঠাল। কাদিগড় জাতীয় উদ্যানের পার্শ্ববর্তী কাচিনা, বাটাজোর, পালগাঁও, তামাট ও ডাকুরিয়া গ্রামে বন বিভাগের নীতিমালাকে লঙ্ঘন করে বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে ১৫টি করতকল। এসব করাতকলে অনবরত চলছে প্রকাশ্য দিবালোকে ও রাতের আঁধারে শাল বনের বড় বড় গাছ কেটে কাঠ চেরাই করা। এসব চেরাই কাঠ পরবর্তীতে আশপাশ এলাকার বাজারে অবস্থিত আসবাবপত্রের দোকানে দেদারছে বিক্রি করা হচ্ছে। সড়ক পথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহের দূরত্ব ১২১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ রেল স্টেশনের দূরত্ব ১২৩ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে সড়ক ও রেল পথে ময়মনসিংহের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা বা ময়মনসিংহ থেকে বাস বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা যোগে কাদিগড় যাওয়া যায়। ময়মনসিংহে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, নিকটবর্তী বিমানবন্দর ঢাকার হযরত শাহজালাল (রহঃ) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অপরদিকে, হাওড় এলাকায় যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো - * শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা; * ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী পার্ক; * আবদুল জববার স্মৃতি জাদুঘর; * বাংলাদেম পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট; * বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট; ময়মনসিংহে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কিছু উন্নতমানের কিছু রেস্ট হাইজ ও হোটেলও রয়েছে - * নজরুল ভিআইপি ডাকবাংলো ত্রিশাল, ময়মনসিংহ * জিটিআই ডরমিটরী বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ, ০১৭১৫-৬২৬ ৮৭২ * হোটেল মোস্তাফিজ ইন্টারন্যাশনাল গঙ্গাদাস গুহরোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৩৮৭০, ৬৩৮৭১ * হোটেল খাঁন ইন্টারন্যাশনাল মহারাজা রোড, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৫৯৯৫, মোবাইল: ০১৭১৫-২৮১ ৬৭৮ * রিভার প্যালেস তালতলা ডোলাদিয়া, খাগডহর, ময়মনসিংহ, ☎ ০৯১-৬৬১৫০-১, মোবাইল: ০১৭১০-৮৫৭ ০৫৪ | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= স্থানীয় পর্যায়ের বিখ্যাত খাদ্য হলো মন্ডা ও দৈ। এছাড়াও স্থানীয় মাছ, আনারস এবং কাঠালের দারুণ সুখ্যাতি রয়েছে। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এখানে খাওয়া দাওয়ার জন্য বেশকিছু উন্নতমানের রেস্তোরাঁ রয়েছে - * সারিন্দা রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * ধানসিঁড়ি রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * সর গরম চড়পাড়া মোড়, ময়মনসিংহ; * খন্দকার রেস্তোরাঁ পুরাতন পুলিশ ক্লাব রোড, গাঙ্গিনারপাড়, ময়মনসিংহ; * স্পাইস ক্লাব সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * গ্রীণ পার্ক রেস্তোরাঁ দূর্গাবাড়ী রোড, ময়মনসিংহ; * প্রেসিডেন্সি কিচেন ছায়াবাণী সিনেমা হল সংলগ্ন, সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ; * ফিউশন ক্যাফে ও লাউঞ্জ সাহেব আলী রোড, ময়মনসিংহ; * মেনসা রেস্তোরাঁ সি.কে. ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল: ☎ ০৯১-৬৬০৬৩, মোবাইল: ০১৭৬৮-০২৭ ১১৫; বীরগঞ্জ জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের অন্যতম সংরক্ষিত এলাকা যা দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলা]]র আওতাভূক্ত। দিনাজপুর জেলা শহর থেকে সড়ক পথে ৪০ কি.মি. উত্তরে এবং বীরগঞ্জ উপজেলা থেকে ১৫ কি.মি. দূরে ভোগনগর ইউনিয়নে এর অবস্থান। এটি মূলতঃ শাল প্রকৃতির বৃক্ষের বন, যার মধ্য দিয়ে নর্ত নদী বয়ে গেছে। ডালাগ্রাম, চাউলিয়া, সিংড়া ও নর্ত নদী এ ৪টি মৌজায় সিংড়া জাতীয় উদ্যান বিস্তৃত; স্থানীয়ভাবে যা সিংড়া শালবন নামে পরিচিত। সিংড়া বনকে ১৮৮৫ সালে অধিভুক্ত করা হয় এবং বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৪ সালে বনবিভাগের অধীনে নিয়ে গেজেট প্রকাশ হয়। প্রাকৃতিক পরিবেশ উন্নয়ন, বন্য প্রাণী সংরক্ষণ এবং পর্যটন সুবিধার উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০১০ সালের ১০ অক্টোবর বনবিভাগ এটিকে উত্তরাঞ্চলে অন্য তিনটি বনাঞ্চল এর সাথে জাতীয় উদ্যান ঘোষণা করা হয়। সিংড়া মৌজার নামানুসারে এই সংরক্ষিত বনের নামকরণ করা হয় সিংড়া জাতীয় উদ্যান। সিংড়া জাতীয় উদ্যানে মূলত পত্রঝরা শালবৃক্ষের প্রাধান্য দেখা যায়। তবে শাল ছাড়াও এখানে জারুল, তরুল, শিলকড়ই, শিমুল, মিনজিরি, সেগুন, গামার, আকাশমনি, ঘোড়ানিম, সোনালু, গুটিজাম, হরতকি, বয়রা, আমলকি এবং বিভিন্ন ধরনের নাম না জানা উদ্ভিদ ও লতা-গুল্ম রয়েছে। এক সময়ে এই বনে বাঘ, নীল গাইসহ বিভিন্ন প্রজাতির বন্য জীবজন্তুর আবাস ছিল। তবে বনভূমি ধ্বংস ও ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এ বনভূমি থেকে জীবজন্তু হারিয়ে যেতে থাকে। বর্তমানে এই বনে খরগোশ, শেয়াল, সাপ, বেজি সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ও পতঙ্গের দেখা পাওয়া যায়। দেশী শুমচা, হাঁড়িচাচা, ব্রঞ্জ ফিঙ্গে, নীল গলা বসন্ত বৌরি, বড় তিত, খুরুলে পেঁচা, মেঘ হও মাছরাঙা, ইউরেশীও-কণ্ঠী ঘুঘু, তিলা ঘুঘু, বাংলা কাঠ-ঠোকরা, বেনে বউ, বুলবুলি, টুনটুনি, লম্বা লেজ রাতচরা ইত্যাদি পাখি বর্তমানে এখানে দেখা যায়। পর্যটকদের সুবিধার্থে এখানে একটি ছোট পরিসরের রেস্ট হাউজ ও দুটি পিকনিক স্পট রয়েছে। শীত মৌসুমে এই বনে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে যায়। সিংড়া শালবনের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণে আরডিআরএস বাংলাদেশ এর সহযোগীতায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি সহ-ব্যবস্থাপনা কমিটি কাজ করছে। রাজধানী ঢাকা থেকে বীরগঞ্জ উপজেলার দূরত্ব ২২৫ কিলোমিটার এবং জেলা সদর দিনাজপুর থেকে দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার। দিনাজপুর জেলাটি একটি সমভূমি অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য সড়কপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, রেল পথেও এখানে আসা সম্ভব। তবে, নৌ এবং বিমান পথে এখানে সরাসরি পৌছানোর কোনো সুযোগ এখনও গড়ে ওঠেনি। ঢাকার গাবতলী-কল্যাণপুর ও মহাখালী থেকে দিনাজপুরগামী বাসগুলি ছেড়ে যায়। বাস সার্ভিসের মধ্যে রয়েছে নাবিল পরিবহন, এস আর ট্রাভেলস, এস এ পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন ইত্যাদি। ঢাকা থেকে দিনাজপুর রেলে যেতে প্রায় ১০ ঘণ্টা লাগে। একতা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে ছাড়ে সকাল ১০ টায় এবং দিনাজপুর থেকে রাত ৯ টা ২০ মিনিটে আর দ্রুতযান ঢাকা থেকে ছাড়ে সন্ধ্যা ৭ টা ৪০ মিনিট এবং দিনাজপুর থেকে সকাল ৭ টা ৪০ মিনিটে। ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে নেমে বাস করে সেখান থেকে যাওয়া যায়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো - দিনাজপুর থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। দিনাজপুর শহরে ভাল মানের হোটেলে থাকতে চাইলে পর্যটন মোটেলে থাকা যাবে। সাধারণ মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে রয়েছে হোটেল ডায়মন্ড, নিউ হোটেল, হোটেল আল রশিদ, হোটেল রেহানা, হোটেল নবীন, ইত্যাদি। এছাড়া রামসাগরে অবস্থিত স্থানীয় বন বিভাগের বাংলোতে জেলা পরিষদের অনুমতি নিয়ে থাকা যায়। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের # জেলা পরিষদ ডাকবাংলো দিনাজপুর। দিনাজপুর খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, বীরগঞ্জ থানা; মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৩ ৯৬৭। কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি সমুদ্র সৈকত ও পর্যটনকেন্দ্র যা পর্যটকদের নিকট “সাগর কন্যা” নামে পরিচিত। ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সৈকত বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক ও একমাত্র সমুদ্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়। এর অদূরেই বাংলাদেশ বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে গড়ে তোলা হয়েছে জাতীয় উদ্যানটি। পটুয়াখালীর কলাপাড়ার পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটার জিরো পয়েন্ট থেকে মাত্র দুই কিলোমিটার পূর্বে এর অবস্থান। সাগর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ২৫/৩০ গজ। ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বরে সিডর এবং পরবর্তীতে আইলার কারণে এর ব্যাপক ক্ষতি হয়। উদ্ভিদ, বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ এবং পর্যটন-সুবিধা উন্নয়নের উদ্দেশ্যে একে জাতীয় উদ্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। শকুনের নিরাপদ এলাকা-২ তফসিল অনুসারে কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। ঢাকা থেকে সকাল সন্ধ্যা যেকোন সময় বেশ কয়েকটি বাস সরাসরি কুয়াকাটা যায়। ঢাকার গাবতলী থেকে সুরভী, সোনারতরী, সাকুরা পরিবহন ছাড়াও বিআরটিসি পরিবহনের বাস সরাসরি কুয়াকাটায় যায়। এসব বাস কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে ২০০ মিটার দূরে নামিয়ে দেয়। ঢাকা থেকে কুয়াকাটা বাসে যেতে মোট সময় লাগে প্রায় ১২/১৩ ঘণ্টা; মোটামুটি ৯-১০ ঘণ্টা লাগে বাসে যেতে এবং দুটি ফেরী পার হতে হয়। ভাড়া সুরভীতে শুধুমাত্র ৭৫০ বাকিগুলোতে ৬৫০। সরাসরি কুয়াকাটা যাওয়ার কোনো ট্রেন নেই; পুরো বরিশাল বিভাগেই ট্রেনে যাওয়া যায় না। ট্রেনে ঢাকা সুন্দরবন এক্সপ্রেস বা চিত্রা এক্সপ্রেসে, আর উত্তরবঙ্গের সৈয়দপুর থেকে রূপসা অথবা সীমান্ত আন্তঃনগর ট্রেনে করে খুলনা আসতে হবে। খুলনা থেকে কুয়াকাটার উদ্দেশ্যে সকাল ৭ টায় একটি বিআরটিসি বাস ছেড়ে যায়; তাতে সময় লাগে প্রায় ৭/৮ ঘণ্টা এবং ভাড়া লাগে ২৭০ টাকা। লঞ্চ থেকে পটুয়াখালী নেমে রিক্সা নিয়ে বাস স্ট্যান্ডে এসে সেখান থেকে বাসে কুয়াকাটা যেতে হবে। তবে, সন্ধ্যা ৫টার পর আর কোনো বাস পটুয়াখালী থেকে কুয়াকাটা যায় না। পটুয়াখালী হতে বাসে বাদে মোটর সাইকেলেও যাওয়া যায় কুয়াকাটায়; চৌরাস্তা হতে এক মোটর সাইকেলে ২ জন করে যাত্রী নিয়ে এসব যান চলাচল করে থাকে, যাতে সময় লাগে আড়াই ঘণ্টা। ঢাকা থেকে লঞ্চে বরিশাল এসে সেখান থেকে বাসে কুয়াকাটা যাওয়া যায়। ঢাকা হতে বরিশালের সুন্দরবন, সুরভী, পারাবর, কীর্তনখোলা লঞ্চগুলো রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে সদর ঘাট থেকে ছাড়ে ও বরিশাল পৌঁছায় ভোর সাড়ে ৪টার দিকে। বরিশাল পৌছে সেখান থেকে মাইক্রোবাস ভাড়া করে সরাসরি কুয়াকাটা পৌঁছানো যায়। বরিশাল থেকে লোকাল বাসে কুয়াকাটা যাওয়া যায়; এপথে ৪টি ফেরি রয়েছে। অথবা, বরিশাল থেকে আগে আমতলী এসে তারপর সেখান থেকে আবার বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা লোকাল বাসে কুয়াকাটা যাওয়া যাবে। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো # কেরানীপাড়ার পুরানো বৌদ্ধবিহারে গৌতম বুদ্ধের ধ্যানমগ্ন মূর্তি (এটি এশিয়ার সর্ববৃহৎ বুদ্ধমূর্তি); # পীর বশির উদ্দিনের মাযার; # কাছিমখালী গ্রামের মাটির কেল্লা। কলাপাড়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো কলাপাড়া। * হোটেল বনানী প্যালেস কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া; মোবাইল: ০১৭১৩-৬৭৪ ১৮৯। * হোটেল কুয়াকাটা ইন কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া; মোবাইল: ০১৭৫০০০৮১৭৭। * হোটেল নীলাঞ্জনা রাখাইন মার্কেটের অপজিটে, কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া; ফোনঃ ৮৮ ০৪৪২৮৫৬০১৪, ১৫৬০১৮, মোবাইল ০১৭১২৯২৭৯০৪, ০১৭১২৯২৭৯০৪। * কুয়াকাটা গেস্ট হাউজ কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া, কলাপাড়া; মোবাইল: ০১৭৩০১৮৯১৫২। * সাগর কন্যা রিসোর্ট লিঃ কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া, কলাপাড়া; মোবাইল: ০১৭২১০৭৩৭৬৩। * বীচ হ্যাভেন কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কলাপাড়া, কলাপাড়া; মোবাইল: ০১৭৩০-০২১৩৪১। এখানকার প্রায় প্রতিটি আবাসিক হোটেল বা হোটেলের সন্নিকটে রেস্তোরাঁ বা খাবার হোটেল রয়েছে। কুয়াকাটা ভ্রমণে গিয়ে পর্যটকদের বেশি আকর্ষণ থাকে সাগরের বিভিন্ন মাছের মেন্যুর প্রতি। বিশেষ করে চিংড়ি, রূপচাঁদা, লাইট্যা, ছুরি মাছসহ মজাদার শুটকি মাছের ভর্তার প্রতিই পর্যটকদের আকর্ষণ বেশি থাকে। খাবারের মেন্যু অনুযায়ী একে রেস্তোরাঁয় একেক ধরনের মূল্য তালিকা দেখা যায়। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা মেইল ট্রেনই শুধু সীতাকুণ্ড রেলস্টেশনে থামে। ঢাকা থেকে রাত ১১টায় যাত্রা শুরু করে পরদিন সকাল ৬ টা থেকে ৭ টার মধ্যে ট্রেনটি সীতাকুণ্ডে পৌঁছায়। অন্যান্য আন্তঃ নগর ট্রেনে আসতে চাইলে ফেনী স্টেশনে নেমে সেখান থেকে ১০/১৫ টাকা অটো/রিক্সা ভাড়ায় মহিপাল বাস স্ট্যান্ড গিয়ে লোকাল বাসে ৫০-৮০ টাকা ভাড়ায় সীতাকুণ্ড যেতে পারা যাবে। চট্টগ্রাম শহরের বটতলী রেলস্টেশন থেকে রেলযোগেও সীতাকুণ্ড যাওয়া যায়। সীতাকুণ্ড থেকে সারাদিনের জন্য সিএনজি ভাড়া নেয়া যায়। সেক্ষেত্রে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা লাগতে পারে। তবে ইচ্ছা করলে পায়ে হেঁটে উদ্যানে ঘুরতে পারা যাবে তবে তাতে সময় বেশি লাগবে। সময় বাঁচাতে পারলে সহজেই সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই এলাকার ঝর্ণা ও ঝিরি ট্রেইল গুলো দেখে নেওয়া যাবে। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো সীতাকুণ্ডে থাকার জন্য তেমন কোন ভালো মানের আবাসিক হোটেল নেই; থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো সীতাকুণ্ড। সীতাকুণ্ড বাজারে কয়েকটি মাঝারি মানের আবাসিক হোটেল আছে। এছাড়া এখানে টেলি-কমিউনিকেশনের অধীনস্থ একটি ডাকবাংলো আছে। অনুমতি নিয়ে সেখানে থাকার চেষ্টা করা যায়। অতি সম্প্রতি সীতাকুণ্ড পৌরসভার ডি টি রোডে হোটেল সৌদিয়া নামে একটি আবাসিক হোটেল চালু হয়েছে। হোটেলটিতে ৮০০ থেকে ১৬০০ টাকায় কয়েক ধরণের রুম পাওয়া যায়। চট্টগ্রামে থাকতে চাইলে সেখানে বিভিন্ন মানের হোটেল রয়েছে। এদের মধ্যে হোটেল প্যারামাউন্ট, হোটেল এশিয়ান এসআর, হোটেল সাফিনা, হোটেল নাবা ইন, হোটেল ল্যান্ডমার্ক ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এখানকার প্রায় প্রতিটি আবাসিক হোটেল বা হোটেলের সন্নিকটে রেস্তোরাঁ বা খাবার হোটেল রয়েছে। সীতাকুণ্ড ভ্রমণে গিয়ে পর্যটকদের বেশি আকর্ষণ থাকে স্থানীয় আদিবাসীদের বিভিন্ন মেন্যুর প্রতি। বিশেষ করে চিংড়ি, রূপচাঁদা, লাইট্যা, ছুরি মাছসহ মজাদার শুটকি মাছের ভর্তার প্রতিই পর্যটকদের আকর্ষণ বেশি থাকে। খাবারের মেন্যু অনুযায়ী একে রেস্তোরাঁয় একেক ধরনের মূল্য তালিকা দেখা যায়। এছাড়াও সীতাকুণ্ড পৌরসভা, কুমিরা, ফৌজদাররহাট ইত্যাদি এলাকায় যে কোন রেস্তোরাঁয় সুলভ মূল্যে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - খাদিমনগর জাতীয় উদ্যানে আছে প্রচুর সেগুন গাছ। এছাড়াও দেখা যায় ঢাকি জাম, গর্জন, চম্পা ফুল, চিকরাশি, চাপালিশ, মেহগনি, শিমুল, চন্দন, জারুল, আম, জাম, কাউ, লটকন, বন বড়ই, জাওয়া, কাইমূলা, গুল্লি, পিতরাজ, বট, আমলকি, হরিতকি, বহেড়া, মান্দা, পারুয়া, মিনজিরি, অর্জুন, একাশিয়া প্রভৃতি। বাঁশের প্রজাতিগুলো হচ্ছে জাইবাশ, বেতুয়া বাঁশ, পেঁচা বাঁশ, পারুয়া বাঁশ এবং বেতের প্রজাতিগুলো হচ্ছে তাল্লাবেত, জালিবেত। এই উদ্যানে পাখির মধ্যে রয়েছে দোয়েল, ময়না, শ্যামা, কাক, কোকিল, টিয়া, কাঠ ঠোকরা, মাছরাঙ্গা, চিল, ঘুঘু, বক, টুনটুনি, চড়ুই, বুলবুলি, বনমোরগ, মথুরা, শালিক। স্তন্যপায়ীর মধ্যে রয়েছে বানর, হনুমান, শিয়াল, বনবিড়াল, বেজি, কাঠবিড়াল, ইঁদুর, খরগোশ, মেছো বাঘ। সাপের মধ্যে আছে অজগর, দারাইশ, উলুপুড়া, চন্দ বুড়াসহ নানা বিষধর সাপ। শকুনের নিরাপদ এলাকা-১ তফসিল অনুসারে খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান শকুনের জন্য নিরাপদ বলে ঘোষিত। উদ্যানটি সিলেট শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে সিলেট সদর উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট জেলা সদর থেকে সিলেট-তামাবিল সড়কে সিএনজি বা বাসযোগে ৮ কিলোমিটার দূরত্বে হযরত শাহ্‌ পরাণ (রঃ) এর মাজারের পাশ্ববর্তী খাদিন চৌমোহনা পর্যন্ত যাওয়া যায়। চৌমোহনা থেকে ৫ কিলোমিটার উত্তরে সড়ক যোগে সেখানে যেতে হয়। চৌমোহনা থেকে সিএনজি বা অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়, সিএনজি চালিত অটোরিক্সা জন প্রতি ৩০ টাকা ভাড়া নেয়। রেইনফরেস্টের সামনে দিয়ে উত্তর দিকে এয়ারপোর্ট-হরিপুর সড়ক দিয়ে আবার রাতারগুল সোয়াম্পফরেস্টে যাওয়া যায়। যদি এক দিনের জন্য সিলেট ঘুরতে চান, সে ক্ষেত্রে এ পথটি ব্যবহার করে চা-বাগান, রেইনফরেস্ট, সোয়ামফরেস্ট দেখা যেতে পারেন। খাদিমনগরে হাঁটার জন্য ৪৫ মিনিট ও দুই ঘণ্টার দুটি ট্রেইল আছে। বন বিভাগের বিট অফিসের সামনে ট্রেইল দুটির মানচিত্র দেওয়া আছে, চাইলে স্থানীয় কাউকে গাইড হিসেবে সঙ্গে নেওয়া যেতে পারে। যদি ঘন জঙ্গলে ট্রেকিং করতে চাইলে সঙ্গে গাইড নেওয়া ভালো। এক ঘণ্টার গাইড খরচ ১৫০ টাকা। বিট কর্মকর্তার অফিসের সামনেই পাওয়া যাবে জিপ লাইন। এছাড়া এখানে ট্রি অ্যাকটিভিটিজ (দড়িপথ) করারও সুবিধা আছে। ১০০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে প্রতিটি এক্টিভিটি করা যায়। কটেজ বা তাঁবু ভাড়া করে এখানে রাত্রি যাপন করা যায়। বিট অফিসে আগে থেকে যোগাযোগ করলে তারা তাঁবু করে রাতযাপনের ব্যবস্থা করে দেয়। ২ জনের জন্য একটি তাঁবুর ভাঁড়া ৫০০ টাকা। এখানে প্রায় ৫০ জন ক্যাম্পিং করে থাকার মত ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া সিলেট শহর কাছে হওয়ায় সেখানেও রাত্রি যাপন করা যেতে পারে। সিলেট বন বিভাগের পক্ষ থেকে এখানে খাবার ব্যবস্থা আছে। তবে আগে থেকে তাদের বলে রাখতে হয়। প্রতিবেলা জনপ্রতি খরচ ১৫০ টাকা ও সকালের নাস্তার জন্য ৮০ টাকা। এছাড়া ক্যাম্পিং করলে জন প্রতি ৭৫০ টাকার একটি প্যাকেজ আছে। যাতে রাতের খাবার (সন্ধ্যা ৬ টায় দেয়া দেয়া হয় মুরগীর বারবিকিউ (রাত ১২ টায় দেয়া হয় পরের দিন সকালের নাস্তা ও রাতে তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া চাইলে পছন্দ অনুযায়ী খাবার অর্ডার করা যায়। ভ্রমণের ২/৩ দিন আগে বুকিং দিতে পারলে ভালো হয়। এজন্য খাদিমনগর জাতীয় উদ্যানের সহ-ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রশাসনিক সহকারীর সাথে যোগাযোগ করে নিতে পারেন, ☎ ০১৭৩৭-৮৫৩৭১৩। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ফিসমূহের তালিকা ! ফি এর ধরণ ফি/ভাড়ার হার | প্রবেশ ফি: বিদেশি পর্যটক ৫ (পাঁচ) ইউএস ডলার/সমপরিমাণ টাকা ভ্যাট রাতারগুল খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান ভ্রমণ শেষে বুরজান চা বাগান হয়ে মাত্র ২০ মিনিট এর দূরত্বে ভ্রমণ করতে পারেন এই বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা। এখানকার বনের প্রকৃতি হলো ক্রান্তীয় চিরহরিৎ বন। এ উদ্যানটি কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন। পার্কটির ১ থেকে ৩ কিলোমিটারের মধ্যে আনুমানিক ১৮৩০৫ জন লোকের ৩৫২৩টি পরিবার বসবাস করে। এসব স্থানীয় গ্রাম কিংবা পাড়া গুলো মূলতঃ কৃষিকাজ, লবণ চাষ ও মৎস্য চাষের উপর নির্ভরশীল। রোহিঙ্গা শরনার্থীদের কারণে এ সকল জনগোষ্টিতে ক্রমান্বয়ে জন সংখ্যার চাপ বাড়ছে এবং বনভূমি তথা জাতীয় উদ্যানটির ক্ষতি হচ্ছে। ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে এখনো কোনো রেল যোগাযোগ গড়ে ওঠেনি। রেলে করে কক্সবাজার যেতে চাইলে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে হবে। চট্টগ্রামের চকরিয়া থেকে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস রয়েছে সরাসরি কক্সবাজারে যাওয়ার। চকরিয়া থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৫৭ কি.মি.। ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে বিমান যোগাযোগ রয়েছে। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইট প্রতিদিন ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চলাচল করে। অপরদিকে, পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান হতে বিমানে চট্টগ্রাম এসে সেখান থেকে সেখান থেকে লেগুনা, হিউম্যান হলার, সিএনজি অটো রিক্সা বা বাসে মেধা কচ্ছপিয়া আসতে হয়। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বহিঃবিশ্ব হতে সমুদ্রপথে চট্টগ্রাম এসে সেখান থেকে লেগুনা, হিউম্যান হলার, সিএনজি অটো রিক্সা বা বাসে মেধা কচ্ছপিয়া আসা যায়। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো * মানিকপুরের ফজল কুকের সাতগম্বুজ মসজিদ; কক্সবাজারে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের অসংখ্য মানসম্মত রেস্ট হাউস ও বিভিন্ন মানের হোটেল রয়েছে পুরো শহর জুড়ে, যেখানে ২০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো কক্সবাজার। এখানকার প্রায় প্রতিটি আবাসিক হোটেল বা হোটেলের সন্নিকটে রেস্তোরাঁ বা খাবার হোটেল রয়েছে। কক্সবাজারে ভ্রমণে গিয়ে পর্যটকদের বেশি আকর্ষণ থাকে স্থানীয় আদিবাসীদের বিভিন্ন মেন্যুর প্রতি। বিশেষ করে চিংড়ি, রূপচাঁদা, লাইট্যা, ছুরি মাছসহ মজাদার শুটকি মাছের ভর্তার প্রতিই পর্যটকদের আকর্ষণ বেশি থাকে। খাবারের মেন্যু অনুযায়ী একে রেস্তোরাঁয় একেক ধরনের মূল্য তালিকা দেখা যায়। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - * ওসি কোতয়ালী, কক্সবাজারঃ মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৪ ৩৭৫; * পুলিশ সুপার, কক্সবাজারঃ মোবাইল: ০১৭১৩-৩৭৪ ৩৬৬। নিঝুম দ্বীপ ১৯৫০ সালের দিকে সমুদ্রবক্ষে জেগে ওঠে। নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম ছিলো চর-ওসমান। কথিত আছে, ওসমান নামের একজন বাথানিয়া তার মহিষের বাথান নিয়ে প্রথম নিঝুম দ্বীপে বসত গড়েন। তখন এই নামেই এর নামকরণ হয়েছিলো। পরবর্তীতে দ্বীপটি “নিঝুম দ্বীপ” হিসেবে পরিচিতি পেয়ে যায়। ১৯৭০ -এর আগে এখানে কোনো জনবসতি ছিল না। পরে হাতিয়া, শাহবাজপুর, রামগতির নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ দ্বীপটিতে আশ্রয় নেওয়া শুরু করে। বাংলাদেশের বনবিভাগ ৭০-এর দশকে এখানে বন বিভাগের কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমে ১৯৭৮ সালে পরীক্ষামূলকভাবে চার জোড়া হরিণ ছাড়া হয় এই দ্বীপে; পরবর্তীতে হরিণের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। নিঝুম দ্বীপের জীববৈচিত্র্য বেশ সম্বৃদ্ধ। শীতকালে অসংখ্য পরিযায়ী জলচর ও পানিকাটা পাখি নিঝুম দ্বীপে বেড়াতে আসে। এই উদ্যানটি বৈশ্বিক বিপদগ্রস্ত পাখি দেশি গাঙচষার অন্যতম প্রধান বিচরণস্থল। এখানকার বনভূমি মূলত প্যারাবন প্রকৃতির। চিত্রা হরিণ নিঝুম দ্বীপের প্রধান বন্যপ্রাণী। নিঝুম দ্বীপে একর প্রতি চিত্রল হরিণের ঘনত্ব সুন্দরবনের চেয়ে তিনগুণ বেশি। বাঘের মতো কোনো মাংসাশী প্রাণী না থাকায় দ্রুতগতিতে এদের বংশবৃদ্ধি হচ্ছে। অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীর মধ্যে রয়েছে নখরবিহীন উদবিড়াল, মেছো বাঘ ইত্যাদি। বিভিন্ন প্রজাতির পাখির মধ্যে রয়েছে নিশি বক, দেশি কানিবক, গোবক, দেশি পানকৌড়ি, ধূসর বক, কাদাখোঁচা, বালিহাঁস, কালোহাঁস, কোড়া, তিলা লালপা, তিলা সবুজপা ইত্যাদি। সরীসৃপের মধ্যে রয়েছে দেশি গুঁইসাপ ও নানান জাতের সামুদ্রিক কচ্ছপ; সামুদ্রিক কচ্ছপের গুরুত্বপূর্ণ প্রজননস্থল এই নিঝুম দ্বীপ। তমুরদ্দী ঘাট থেকে বেবি টেক্সিতে (৫০০-৬০০ টাকা) সরাসরি মোক্তারিয়া ঘাট এ যাওয়া যায় অথবা সরাসরি মোটর সাইকেল রিজার্ভ করে মোক্তারিয়া ঘাট এ যাওয়া যায়, ভাড়া দুই জন ৩০০ ৩৫০ টাকা। সেখান থেকে ট্রলারে ১০ মিনিট লাগবে নিঝুম দ্বীপের বন্দরটিলা ঘাটে; ভাড়া জনপ্রতি ১০ টাকা। এরপর আপনি যদি নামার বাজার থাকেন তবে ভ্যান/রিক্সা/মোটর সাইকেল এ যেতে হবে; ভাড়া ৮০-১০০ টাকা দুইজন। বন্দর টিলায় ও থাকতে পারেন। প্রতিদিন সকাল ১০ টায় তমুরদ্দি থেকে মাছ ধরার ট্রলার সরাসরি নিঝুম দ্বীপের নামার বাজার যায়। অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় হলে যেতে পারেন মেঘনা নদীর বুক চিরে ট্রলারে। নিঝুম দ্বীপে ভাড়া যার কাছে যেমন রাখে ২০০-৩০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া আপনি ট্রলার রিজার্ভ করতে পারেন নিঝুম দ্বীপের নামার বাজার; ভাড়া ট্রলারের আকার অনুযায়ী ৩৫০০ থেকে ৫০০০ টাকা। নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন; এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো * কমলার দ্বীপ। সেখানের কমলার খালে অনেক ইলিশ মাছ পাওয়া যায়। এছাড়াও আশে পাশের দ্বীপগুলো সুন্দর। পুরো দ্বীপটা হেঁটে হেঁটে ঘুরা যাবে। * চৌধুরী খাল ও কবিরাজের চর। যেতে হবে বিকেলে সন্ধ্যার আগে, চৌধুরীর খাল নেমে ঘণ্টা খানেক হাঁটলেই বনের মধ্যে হরিণের পালের দেখা পেতে পারেন। * চোয়াখালি ও চোয়াখালি সমুদ্র সৈকত। চোয়াখালিতে গেলে খুব সকালে হরিণ দেখা যায়। মটর সাইকেল ওয়ালাকে বলে রাখুন খুব সকালে আপনাকে হোটেল থেকে নিয়ে হরিন দেখিয়ে আনবে। * ম্যানগ্রোভ বন। নিঝুম দ্বীপ বনায়ন প্রকল্প। * নামার বাজার সমুদ্র সৈকত। নামার বাজার থেকে হেঁটে যেতে ১০ মিনিট লাগে। এখান থেকে সূর্য উদয় ও সূর্যাস্ত দেখতে পাবেন, এখানে বারবিকিউ করে মজা পাবেন। * দমার চর। এই চরের দক্ষিণ দিকে নতুন একটি সমুদ্র সৈকত আছে যাকে বলে “কুমারী দ্বীপ”। খুব সকালে এখানে অনেক নাম না-জানা পাখির দেখা পাওয়া যায়। আপনি যদি হাতে সময় নিয়ে যান, তবে ট্রলার ভাড়া করে ভোলার ঢালচর, চর কুকরি মুকরি থেকে ঘুড়ে আসতে পারেন। নিঝুম দ্বীপে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের অসংখ্য রেস্ট হাউস ও বিভিন্ন মানের হোটেল রয়েছে, যেখানে ২০০ থেকে ৫,০০০ টাকায় বিভিন্ন ধরণের রুম পাওয়া যায়। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে রয়েছে উন্নতমানের - # নিঝুম রিসোর্ট (অবকাশ হোটেল নামার বাজার। এটা অবকাশ পর্যটন লিমিটেডের একটা রিসোর্ট। নামার বাজার সমুদ্র সৈকতের কাছে অবস্থিত। নিঝুম রিসোর্ট নামে নিঝুম দ্বীপে থাকার জন্য একটি ভালো মানের রিসোর্ট। এখানে ২ কক্ষের ভিআইপি রুম ভাড়া ২০০০ টাকা, ২ কক্ষের রুম ভাড়া ১৫০০ টাকা, ৩ কক্ষের এক্সিকিউটিভ রুম ভাড়া ১৮০০ টাকা, ৪ কক্ষের এক্সিকিউটিভ রুম ভাড়া ২০০০ টাকা, ৫ কক্ষের পারিবারিক কক্ষ ভাড়া ৩০০০ টাকা এবং ৫ বেড এর শয়নালয় রুম ভাড়া ১৮০০ টাকা ও ১২ বেড এর শয়নালয় রুম ভাড়া ৩০০০ টাকা। যোগাযোগ: ঢাকা অফিসঃ অবকাশ পর্যটন লি আলহাজ সামসুদ্দিন ম্যানসন (নবম তলা ১৭ নিউ ইস্কাটন রোড, ঢাকা। ফোন ৮৩৫৮৪৮৫, ৯৩৪২৩৫১, ৯৩৫৯২৩০, ০১৫৫২৩৭২২৬৯, নিঝুম দ্বীপঃ মোবাইল: ০১৭২৪-১৪৫৮৬৪, ০১৮৪৫৫৫৮৮৯৯, ০১৭৩৮২৩০৬৫৫। # হোটেল শাহিন, নামার বাজার, নিঝুম দ্বীপঃ মোবাইল: ০১৮৬৩১৫০৮৮১। # হোটেল সোহেল, নামার বাজার, নিঝুম দ্বীপঃ মোবাইল: ০১৮৬৮৬১২১৩৫। # মসজিদ বোর্ডিং, নামার বাজার। এটা সবচেয়ে সস্তায় থাকার ব্যবস্থা। স্থানীয় মসজিদ থেকে এই ব্যবস্থা করেছে, অতিরিক্ত দুটি একক এবং দুটি দুই কক্ষ আছে, আর সব শয়নালয়। শয়নালয় ভাড়া ২০০ ৩০০ টাকা। যোগাযোগ: মোঃ আব্দুল হামিদ জসিম, কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, নামার বাজার, নিঝুম দ্বীপঃ মোবাইল: ০১৭২৭-৯৫৮৮৭৯। # হোটেল দ্বীপ সম্পদ, নামার বাজার, নিঝুম দ্বীপঃ মোবাইল: ০১৭২০ ৬০১ ০২৬, ০১৭৬০ ০০৮১০৬। # নিঝুম ড্রিম ল্যান্ড রিসোর্ট, বন্দরটিলা। # হোটেল শেরাটন, বন্দরটিলা বাজার। এখানকার প্রায় প্রতিটি আবাসিক হোটেল বা হোটেলের সন্নিকটে রেস্তোরাঁ বা খাবার হোটেল রয়েছে। নিঝুম দ্বীপে ভ্রমণে গিয়ে পর্যটকদের বেশি আকর্ষণ থাকে স্থানীয় আদিবাসীদের বিভিন্ন মেন্যুর প্রতি। বিশেষ করে চিংড়ি, রূপচাঁদা, লাইট্যা, ছুরি মাছসহ মজাদার শুটকি মাছের ভর্তার প্রতিই পর্যটকদের আকর্ষণ বেশি থাকে। খাবারের মেন্যু অনুযায়ী একে রেস্তোরাঁয় একেক ধরনের মূল্য তালিকা দেখা যায়। নামার বাজারের কিছু খাবারের হোটেল আছে। বিদ্যুৎ নেই বলে সব টাটকা খাবার পাওয়া যায়। দেশি মুরগি, মাছ, হাঁস, গরুর মাংস সব খড়ির চুলায় রান্না করা। যদি নিজের পছন্দের কিছু খেতে চান, তাহলে তাদের বলুন অথবা তাদেরকে কিনে দিলে তারা রান্না করে দিতে পারবে। আর প্রায় সব থাকার হোটেলে বারবিকিউর চুলা থাকে, হোটেলের বয়দের সহায়তায় অথবা আপনি নিজেই বানিয়ে নিতে পারেন বিভিন্ন মাছ বা মুরগির বারবিকিউ। মাছের জন্য হোটেল সোহেলের পাশে ২টি আড়ত আছে। যেকোনো সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন - সড়ক পথে ঢাকা হতে আটোয়ারীর দূরত্ব ৫২০ কিলোমিটার ও রেলপথে ঢাকা হতে আটোয়ারী রেল স্টেশনের দূরত্ব ৭০০ কিলোমিটার এবং জেলা সদরের সাথে দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। * নাবিল পরিবহন: ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট ৯০০৭০৩৬, ৮০১২১৩৬ (গাবতলী); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী)। * ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। [[ঢাকা]]র কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে আটোয়ারী আসার সরাসরি কোনো ট্রেন নেই; ট্রেনে করে ঢাকা থেকে শান্তাহার, বা, পার্বতীপুর, বা, দিনাজপুর এসে সেখান থেকে পঞ্চগড় হয়ে আটোয়ারী আসতে হয়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন দিনাজপুরে ও শান্তাহারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। শান্তাহার থেকে একটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * লোকাল ট্রেন পঞ্চগড় পৌছে রাত ১২টায় এবং পঞ্চগড় ছাড়ে সকাল ৮ টায়। পার্বতীপুর থেকে দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * একতা শাটল ট্রেন পঞ্চগড় হতে ছাড়ে রত ৮ টায় এবং পার্বতীপুর পৌঁছে রাত ১০ টা ৫৫ মিনিটে; * দ্রুতযান শাটল ট্রেন পার্বতীপুর হতে ছাড়ে রাত ৩টা ৩০ মিনিটে এবং পঞ্চগড় পৌঁছে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; আটোয়ারীতে বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে আটোয়ারীতে আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, নদীর চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * ছাপড়াঝাড় মসজিদ পাহাড় ভাঙ্গা; * তিন গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ সর্দার পাড়া গ্রাম; * ইমাম বাড়া মির্জাপুর গ্রাম; * মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৭৬); * আলোয়াখোয়া তফসিলী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩৯); * আটোয়ারী পাইলট বালক উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৫); * আটোয়ারী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭৭); * তোড়িয়া দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭৫); ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় কিছু খাবার হলো: পেলকা শাক, সিঁদোলের ভর্তা, সজির খারিয়া, মানা কচুর বেশোয়ার, লাফা শাক, সেট শাক খাটাশাক, সীমের বেশোয়ার, ফদগই(কচু ও মিষ্ট কুমড়ার পাতা ও ডাটা দিয়ে) খরখরিয়া ভাত, মাড়ুয়া ভাত, পয়ড়ার ছাতু, জবের ছাতু, কাউনের ভাত, ঢেঁকিয়া শাক, শুক্তা (শুকনা পাট শাক ও সরিষা দিয়ে লাউয়ের কড়কড়ি, পেননেতের ভর্তা (কচুর ফুল মিষ্টি কুমড়ার পায়েস, আমরুলের বাঘার প্রভৃতি। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান আটোয়ারীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেল ও আবাসন রয়েছে - * সার্কিট হাউজ, মিঠাপুকুর, পঞ্চগড়; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো; সড়ক পথে ঢাকা হতে তেঁতুলিয়ার দূরত্ব ৬০০ কিলোমিটার এবং জেলা সদরের সাথে দূরত্ব ৩৮ কিলোমিটার। * নাবিল পরিবহন ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট ৯০০৭০৩৬, ৮০১২১৩৬ (গাবতলী); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী)। * ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। শান্তাহার থেকে একটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * লোকাল ট্রেন পঞ্চগড় পৌছে রাত ১২টায় এবং পঞ্চগড় ছাড়ে সকাল ৮ টায়। পার্বতীপুর থেকে দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * একতা শাটল ট্রেন পঞ্চগড় হতে ছাড়ে রত ৮ টায় এবং পার্বতীপুর পৌঁছে রাত ১০ টা ৫৫ মিনিটে; * দ্রুতযান শাটল ট্রেন পার্বতীপুর হতে ছাড়ে রাত ৩টা ৩০ মিনিটে এবং পঞ্চগড় পৌঁছে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; তেঁতুলিয়ায় বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে তেঁতুলিয়া আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, নদীর চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * গ্রিক ভাস্কর্য রীতিতে নির্মিত দুটি সমাধিস্তম্ভ; * রওশনপুর আনন্দধারা ও চা বাগান; * বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট ও স্থলবন্দর; * ভজন পুর ও তেতুলিয়া মধ্যবর্তী বুড়াবুড়ি নামক স্থানে একটি দুর্গের ভগ্নাংশ; * মহানন্দা নদীর তীরে দাড়িয়ে কাঞ্চনজঙ্গা পর্বত; * বোদা ময়নাগুড়ি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৭); * কাজী শাহাবুদ্দিন গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ (১৯৬৫); * ভজনপুর দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৫৬); * শালবাহান দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬২); * মাঝিপাড়া দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭৩); * হারাদীঘি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৯)। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় কিছু খাবার হলো: পেলকা শাক, সিঁদোলের ভর্তা, সজির খারিয়া, মানা কচুর বেশোয়ার, লাফা শাক, সেট শাক খাটাশাক, সীমের বেশোয়ার, ফদগই(কচু ও মিষ্ট কুমড়ার পাতা ও ডাটা দিয়ে) খরখরিয়া ভাত, মাড়ুয়া ভাত, পয়ড়ার ছাতু, জবের ছাতু, কাউনের ভাত, ঢেঁকিয়া শাক, শুক্তা (শুকনা পাট শাক ও সরিষা দিয়ে লাউয়ের কড়কড়ি, পেননেতের ভর্তা (কচুর ফুল মিষ্টি কুমড়ার পায়েস, আমরুলের বাঘার প্রভৃতি। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান তেঁতুলিয়ায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেল ও আবাসন রয়েছে - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, উপজেলা চত্ত্বর, তেঁতুলিয়া। * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, বাংলাবান্ধা, তেঁতুলিয়া। * কাজী ব্রাদার্স আবাসিক হোটেল, বিহারী পাড়া রোড, তেঁতুলিয়া। * সীমান্তের পাড় হোটেল, কলোনীপাড়া, তেঁতুলিয়া। সড়ক পথে ঢাকা হতে দেবীগঞ্জের দূরত্ব ৫৫০ কিলোমিটার এবং জেলা সদরের সাথে দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার। * নাবিল পরিবহন ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট ৯০০৭০৩৬, ৮০১২১৩৬ (গাবতলী); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী)। * ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। শান্তাহার থেকে একটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * লোকাল ট্রেন পঞ্চগড় পৌছে রাত ১২টায় এবং পঞ্চগড় ছাড়ে সকাল ৮ টায়। পার্বতীপুর থেকে দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * একতা শাটল ট্রেন পঞ্চগড় হতে ছাড়ে রত ৮ টায় এবং পার্বতীপুর পৌঁছে রাত ১০ টা ৫৫ মিনিটে; * দ্রুতযান শাটল ট্রেন পার্বতীপুর হতে ছাড়ে রাত ৩টা ৩০ মিনিটে এবং পঞ্চগড় পৌঁছে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; দেবীগঞ্জে বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে দেবীগঞ্জে আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, নদীর চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * কুচবিহার রাজার কাচারী ও অবকাশ ভবন; * জগদ্বন্ধু মন্দির ও জগবন্ধু ঠাকুরবাড়ী; * নৃপেন্দ্র নারায়ণ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৬); * সুকাতু প্রধান উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৩); * সোনাহার উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৪); * টেপ্রীগঞ্জ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৫); * দেবীগঞ্জ অলদিনী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭০); * পিড়াফাটা প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯০৪); * বিনয়পুর প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯০৫); * ৪র্থ চীন বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু; ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় কিছু খাবার হলো: পেলকা শাক, সিঁদোলের ভর্তা, সজির খারিয়া, মানা কচুর বেশোয়ার, লাফা শাক, সেট শাক খাটাশাক, সীমের বেশোয়ার, ফদগই(কচু ও মিষ্ট কুমড়ার পাতা ও ডাটা দিয়ে) খরখরিয়া ভাত, মাড়ুয়া ভাত, পয়ড়ার ছাতু, জবের ছাতু, কাউনের ভাত, ঢেঁকিয়া শাক, শুক্তা (শুকনা পাট শাক ও সরিষা দিয়ে লাউয়ের কড়কড়ি, পেননেতের ভর্তা (কচুর ফুল মিষ্টি কুমড়ার পায়েস, আমরুলের বাঘার প্রভৃতি। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান দেবীগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেল ও আবাসন রয়েছে - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, উপজেলা চত্ত্বর, দেবীগঞ্জ। * দেবীগঞ্জ কৃষি ফার্ম গেস্ট হাউস, কৃষি ফার্ম অফিস চত্ত্বর, দেবীগঞ্জ; মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭১৫-৪৯০ ৭০৬}}। * করতোয়া আবাসিক হোটেল, মধ্য পাড়া, দেবীগঞ্জ; মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭১২-৮৩১ ১২৪}}। * ওসি পঞ্চগড়: মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৯৯। সড়ক পথে ঢাকা হতে বোদা উপজেলার দূরত্ব ৫৫০ কিলোমিটার এবং জেলা সদরের সাথে দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার। * নাবিল পরিবহন ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট ৯০০৭০৩৬, ৮০১২১৩৬ (গাবতলী); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ: ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল +৮৮০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড); * শ্যামলী পরিবহন: ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী)। * ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। শান্তাহার থেকে একটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * লোকাল ট্রেন পঞ্চগড় পৌছে রাত ১২টায় এবং পঞ্চগড় ছাড়ে সকাল ৮ টায়। পার্বতীপুর থেকে দুটি ট্রেন পঞ্চগড়ের পথে চলাচল করে; যার সময়সূচী হলোঃ * একতা শাটল ট্রেন পঞ্চগড় হতে ছাড়ে রত ৮ টায় এবং পার্বতীপুর পৌঁছে রাত ১০ টা ৫৫ মিনিটে; * দ্রুতযান শাটল ট্রেন পার্বতীপুর হতে ছাড়ে রাত ৩টা ৩০ মিনিটে এবং পঞ্চগড় পৌঁছে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; বোদা উপজেলায় বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে এই উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, নদীর চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * বোদা ইংরেজি উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৮৮); * ময়নাদিঘি বিএল উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৯); * নয়াদিঘি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮২৮); * গোয়ালপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৩০); * বোদা আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৭৩); ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় কিছু খাবার হলো: পেলকা শাক, সিঁদোলের ভর্তা, সজির খারিয়া, মানা কচুর বেশোয়ার, লাফা শাক, সেট শাক খাটাশাক, সীমের বেশোয়ার, ফদগই(কচু ও মিষ্ট কুমড়ার পাতা ও ডাটা দিয়ে) খরখরিয়া ভাত, মাড়ুয়া ভাত, পয়ড়ার ছাতু, জবের ছাতু, কাউনের ভাত, ঢেঁকিয়া শাক, শুক্তা (শুকনা পাট শাক ও সরিষা দিয়ে লাউয়ের কড়কড়ি, পেননেতের ভর্তা (কচুর ফুল মিষ্টি কুমড়ার পায়েস, আমরুলের বাঘার প্রভৃতি। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান এখানে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও থাকার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উন্নতমানের কিছু হোটেল ও আবাসন রয়েছে - * জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, উপজেলা চত্ত্বর, বোদা। * ওসি পঞ্চগড়: মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৯৯। দেশের যেকোন স্থান হতে পীরগঞ্জ উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র স্থলপথে আসতে হয়; আকাশপথ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। স্থলপথে এখানে সড়ক এবং রেল এই উভয় মাধ্যমেই আসা সম্ভব। ঠাকুরগাঁওয়ে একটি বিমানবন্দর থাকলেও তা বর্তমানে অব্যবহৃত এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ জেলায় কোনো নৌ-পথও গড়ে ওঠেনি। ঠাকুরগাঁও জেলা শহর হতে সড়ক পথে পীরগঞ্জ উপজেলার দূরত্ব ২৮ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে পীরগঞ্জ উপজেলার দূরত্ব ৪৬৯ কিলোমিটার ও রেলপথে ঢাকা হতে পীরগঞ্জ রেল স্টেশনের দূরত্ব ৬৫০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে পীরগঞ্জ উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, ৭টি বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচল করে। ঠাকুরগাঁও সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * কর্ণফুলী পরিবহন: ঢাকা মোবাইল +৮৮০১৬৭৪-৮০৫ ১৬৪ (আবদুল্লাহপুর); * কেয়া পরিবহন: ঢাকা মোবাইল +৮৮০১৭১১-১১৮৪০২ (কল্যাণপুর) এবং ঠাকুরগাঁও ☎ ০৫৬১-৫২৪০২, মোবাইল +৮৮০১৭১৫-৭১৭৯০৭; * নাবিল পরিবহন: ঢাকা ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট) এবং ঠাকুরগাঁও ৮৮০১৭৪২-৫৫৪৪২২; * শ্যামলী পরিবহন: ঢাকা ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর); * ঢাকা-পীরগঞ্জ ও ঠাকুরগাঁও রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। সড়কপথ ছাড়াও জেলা সদর ও পীরগঞ্জ উপজেলার অভ্যন্তরে ৩৯ কি:মি: রেলপথ রয়েছে। * পঞ্চগড় এক্সপ্রেস, দ্রুতযান এক্সপ্রেস এবং একতা এক্সপ্রেস। ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁও আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ১ম শ্রেণির বাথ ১১৯১ টাকা; * শোভন চেয়ার ৫২০ টাকা। এছাড়াও কাঞ্চন এক্সপ্রেস, সেভেনআপ এবং ডেমো ট্রেনটি পার্বতীপুর রংপুর হয়ে চলাচল করে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ঠাকুরগাঁওয়ে বিমানবন্দর থাকলেও তা চালু না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে পীরগঞ্জ উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; এতে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। বিমানটির সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * ফান সিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক; * গঙ্গা স্নান মন্দির জাবরহাট; * রনশিয়া চন্দ্রা ও দানাজপুর বর্ডার জাবরহাট; থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান পীরগঞ্জ উপজেলায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৪০০; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও; * পানি উন্নয়ন বোর্ড ডাক বাংলো, পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও, মোবাইল +৮৮০১৭১৬৯৭৪৩৫৪; * হাকিম শেরাটন আবাসিক হোটেল, বঙ্গবন্ধু সড়ক, পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও, মোবাইল +৮৮০১৭৩৮২০০৫১৪। দেশের যেকোন স্থান হতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেল, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। জেলা শহর ঠাকুরগাঁওয়ে রেললাইন থাকলেও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় কোনো রেললাইন নেই। ঠাকুরগাঁওয়ে একটি বিমানবন্দর থাকলেও তা বর্তমানে অব্যবহৃত এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ জেলায় কোনো নৌ-পথও গড়ে ওঠেনি। ঠাকুরগাঁও জেলা শহর হতে সড়ক পথে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দূরত্ব ২২ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দূরত্ব ৪৫০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, ৭টি বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচল করে। ঠাকুরগাঁও সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * কর্ণফুলী পরিবহন: ঢাকা মোবাইল +৮৮০১৬৭৪-৮০৫ ১৬৪ (আবদুল্লাহপুর); * কেয়া পরিবহন: ঢাকা মোবাইল +৮৮০১৭১১-১১৮৪০২ (কল্যাণপুর) এবং ঠাকুরগাঁও ☎ ০৫৬১-৫২৪০২, মোবাইল +৮৮০১৭১৫-৭১৭৯০৭; * নাবিল পরিবহন: ঢাকা ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট) এবং ঠাকুরগাঁও ৮৮০১৭৪২-৫৫৪৪২২; * শ্যামলী পরিবহন: ঢাকা ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর); * ঢাকা-বালিয়াডাঙ্গী ও ঠাকুরগাঁও রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই; রেললাইন কেবল মাত্র জেলা সদর পর্যন্ত বিস্তৃত। * পঞ্চগড় এক্সপ্রেস, দ্রুতযান এক্সপ্রেস এবং একতা এক্সপ্রেস। ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁও আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ১ম শ্রেণির বাথ ১১৯১ টাকা; * শোভন চেয়ার ৫২০ টাকা। এছাড়াও কাঞ্চন এক্সপ্রেস, সেভেনআপ এবং ডেমো ট্রেনটি পার্বতীপুর রংপুর হয়ে চলাচল করে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ঠাকুরগাঁওয়ে বিমানবন্দর থাকলেও তা চালু না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; এতে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। বিমানটির সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * সনগাঁও তিনগম্বুজ শাহী মসজিদ; * সর্বমঙ্গলা জামে মসজিদের শিলালিপি; * কালমেঘ আর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ (১৯৪০); * চরতা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৮); * বালিয়াডাঙ্গী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৯); * বালিয়াডাঙ্গী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৪০); * চাড়োল তিন গম্বুজ মসজিদ; * ভবানী বাবুর জমিদার বাড়ি; * আধারদিঘি ও আধারদিঘির মেলা; * বামুনিয়া পীর সাহেবের মাজার। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউস, ঠাকুরগাঁও ফোন|+৮৮০৫৬১-৫৩৪০০ * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, বালিয়াডাঙ্গী, ঠাকুরগাঁও; * আল-আমিন শাহ হোটেল অ্যান্ড রেস্তোরাঁ, বড়বাড়ি, বালিয়াডাংগী, ঠাকুরগাঁও, মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭২৩৬৭০৪৬৩}}। দেশের যেকোন স্থান হতে রাণীশংকৈল উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেল, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। জেলা শহর ঠাকুরগাঁও এবং নিকটবর্তী উপজেলা পীরগঞ্জে রেললাইন থাকলেও রাণীশংকৈল উপজেলায় কোনো রেললাইন নেই। ঠাকুরগাঁওয়ে একটি বিমানবন্দর থাকলেও তা বর্তমানে অব্যবহৃত এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ জেলায় কোনো নৌ-পথও গড়ে ওঠেনি। ঠাকুরগাঁও জেলা শহর হতে সড়ক পথে রাণীশংকৈল উপজেলার দূরত্ব ৪০ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে রাণীশংকৈল উপজেলার দূরত্ব ৪৮০ কিলোমিটার। ঢাকা কিংবা চট্টগ্রাম থেকে রাণীশংকৈল উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; অসংখ্য বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ী ঢাকা-ঠাকুরগাঁও/দিনাজপুর-রাণীশংকৈল রুটে চলাচল করে। ঠাকুরগাঁও সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * কর্ণফুলী পরিবহন: ঢাকা মোবাইল +৮৮০১৬৭৪-৮০৫ ১৬৪ (আবদুল্লাহপুর); * কেয়া পরিবহন: ঢাকা মোবাইল +৮৮০১৭১১-১১৮৪০২ (কল্যাণপুর) এবং ঠাকুরগাঁও ☎ ০৫৬১-৫২৪০২, মোবাইল +৮৮০১৭১৫-৭১৭৯০৭; * নাবিল পরিবহন: ঢাকা ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট) এবং ঠাকুরগাঁও ৮৮০১৭৪২-৫৫৪৪২২; * শ্যামলী পরিবহন: ঢাকা ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর); * ঢাকা-রাণীশংকৈল ও ঠাকুরগাঁও রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ১২০০ বিজনেস ক্লাস) এবং নন-এসি বাসে ৪৫০ হতে ৭০০/-। রাণীশংকৈল উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই; তবে উপজেলা সদর থেকে মাত্র ১২ কিঃমিঃ দূরত্বে পীরগঞ্জ উপজেলার পীরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন থেকে আসা যায় রাণীশংকৈলে। এছাড়াও ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা সদরে অবস্থিত ঠাকুরগাঁও রোড রেলওয়ে স্টেশন থেকেও আসা সম্ভব। * পঞ্চগড় এক্সপ্রেস, দ্রুতযান এক্সপ্রেস এবং একতা এক্সপ্রেস। ঢাকা-পীরগঞ্জ-ঠাকুরগাঁও-পঞ্চগড় রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁও আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * ১ম শ্রেণির বাথ ১১৯১ টাকা; * শোভন চেয়ার ৫২০ টাকা। * শোভন চেয়ার ৫০০ টাকা। এছাড়াও রাজশাহী-পীরগঞ্জ-ঠাকুরগাঁও-পঞ্চগড় রুটে বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস, পঞ্চগড়-ঠাকুরগাঁও-পীরগঞ্জ-রংপুর-সান্তাহার রুটে দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস, এবং আরো কিছু ট্রেন চলে যেমনঃ কাঞ্চন এক্সপ্রেস, সেভেনআপ এবং ডেমো ট্রেনটি পার্বতীপুর রংপুর হয়ে চলাচল করে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ঠাকুরগাঁওয়ে বিমানবন্দর থাকলেও তা চালু না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে রাণীশংকৈল উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, নভো এয়ার, ইউএস বাংলা, এয়ার এসট্রা, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। প্রতিদিনই ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে ১২/১৪টি বিমান চলাচল করে; এতে করে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * রাজা টংকনাথের রাজবাড়ী মালদুয়ার; * রাজা বীরেন্দ্রনাথের রাজবাড়ী জগদল; * পীর শাহ নাসিরউদ্দীন-এর মাজার নেকমরদ; * হেলিপ্যাড মাঠ এবং উপজেলা মডেল মসজিদ; * রাণীশংকৈল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৪); * রানীশংকৈল মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৩৬); * বাসনাহার আদর্শ গ্রাম পুকুর। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান রাণীশংকৈল উপজেলায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৪০০; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, রাণীশংকৈল, ঠাকুরগাঁও, মোবাইল +৮৮০১৭১২৭৪৪০৯৪; * হোটেল আবাসিক, বন্দর বাজার, রাণীশংকৈল, ঠাকুরগাঁও, মোবাইল +৮৮০১৭১৭২১৯৮৪৩। * ওসি রাণীশংকৈল: মোবাইল +৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৮৭। দেশের যেকোন স্থান হতে হরিপুর উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেল, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। জেলা শহর ঠাকুরগাঁওয়ে রেললাইন থাকলেও হরিপুর উপজেলায় কোনো রেললাইন নেই। ঠাকুরগাঁওয়ে একটি বিমানবন্দর থাকলেও তা বর্তমানে অব্যবহৃত এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ জেলায় কোনো নৌ-পথও গড়ে ওঠেনি। ঠাকুরগাঁও জেলা শহর হতে সড়ক পথে হরিপুর উপজেলার দূরত্ব ৩০ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে হরিপুর উপজেলার দূরত্ব ৪৮০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে হরিপুর উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, ৭টি বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচল করে। ঠাকুরগাঁও সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * কর্ণফুলী পরিবহন: ঢাকা মোবাইল +৮৮০১৬৭৪-৮০৫ ১৬৪ (আবদুল্লাহপুর); * কেয়া পরিবহন: ঢাকা মোবাইল +৮৮০১৭১১-১১৮৪০২ (কল্যাণপুর) এবং ঠাকুরগাঁও ☎ ০৫৬১-৫২৪০২, মোবাইল +৮৮০১৭১৫-৭১৭৯০৭; * নাবিল পরিবহন: ঢাকা ☎ ০২-৮১২৭৯৪৯ (আসাদ গেট) এবং ঠাকুরগাঁও ৮৮০১৭৪২-৫৫৪৪২২; * শ্যামলী পরিবহন: ঢাকা ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর); * ঢাকা-হরিপুর ও ঠাকুরগাঁও রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ এসি বাসে ৮০০ রেগুলার) ও ১২০০ এক্সিকিউটিভ) এবং নন-এসি বাসে ৩৫০ হতে ৬০০/-। হরিপুর উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই; রেললাইন কেবল মাত্র জেলা সদর পর্যন্ত বিস্তৃত। * পঞ্চগড় এক্সপ্রেস, দ্রুতযান এক্সপ্রেস এবং একতা এক্সপ্রেস। ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ঠাকুরগাঁও আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * ১ম শ্রেণির বাথ ১১৯১ টাকা; * শোভন চেয়ার ৫২০ টাকা। এছাড়াও কাঞ্চন এক্সপ্রেস, সেভেনআপ এবং ডেমো ট্রেনটি পার্বতীপুর রংপুর হয়ে চলাচল করে। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ঠাকুরগাঁওয়ে বিমানবন্দর থাকলেও তা চালু না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে হরিপুর উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; এতে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। বিমানটির সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * হরিপুর জমিদার বাড়ি ভাতুরিয়া; * মেদনীসাগর জামে মসজিদ/মেদনি সাগর শাহী মসজিদ; * শাহ মখদুম-এর মাযার বহরমপুর; * জাদুরাণী হারামাই জামে মসজিদ; * হরিপুর দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩৬); * যাদুরানী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৫); * বীরগড় মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯২০); * মিনাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯২৩); * কাঁঠালডাঙ্গী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৩০); * হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৫৩); * বীরগড় দারুল উলম শরীফিয়া দাখিল মাদ্রাসা (১৯৪৯); * ফিশারিজ প্রকল্প পাহারগাও, চৌরঙ্গী, ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়ন; * পশর ও গুটলিয়া বিল হলদিবাড়ী, ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়ন; * সাপের খামার চৌরঙ্গী, ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়ন; * সাঁওতালদের গ্রাম ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়নের শিহিপুর ও দামোল এবং আমগাও ইউনিয়নের কামারপুকুর। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান হরিপুর উপজেলায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউস, ঠাকুরগাঁও, ☎ ০৫৬১-৫৩৪০০; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, হরিপুর, ঠাকুরগাঁও। দেশের যেকোন স্থান হতে উলিপুর উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র স্থলপথে আসতে হয়; আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। দেশের যেকোনো স্থান হতে সড়ক এবং রেল এই দুই মাধ্যমেই এখানে আসা যায়। কুড়িগ্রাম জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। কুড়িগ্রাম জেলা শহর হতে সড়ক পথে উলিপুর উপজেলার দূরত্ব ২০ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে উলিপুর উপজেলার দূরত্ব ৪০০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে উলিপুর উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচল করে। কুড়িগ্রাম সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এসবি পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৫ (আসাদগেট কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১ ৮৮৭, ৬১ ৩৩৭, মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৪; * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ উলিপুর উপজেলায় ৩৭ কিলোমিটার রেলপথ এবং ২টি রেল স্টেশন রয়েছে এবং জেলা শহর ও বিভিন্ন শহরের সাথে রেলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। [[ঢাকা]]র কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে উলিপুর আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন উলিপুর কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – উলিপুর/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; উলিপুরে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে উলিপুর আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * পাঁচপীর রেল স্টেশন দুর্গাপুর; * কাজী মসজিদ দলদলিয়া ইউনিয়ন; * ডাকবাংলো বধ্যভূমি ও গণকবর; * দাগার কুটি বধ্যভূমি ও গণকবর হাতিয়া; * মধুপুর বধ্যভূমি ও গণকবর ধরণীবাড়ী; * উলিপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজ (১৯৬৪); * উলিপুর মহারাণী স্বর্ণময়ী উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৬৮); * দুর্গাপুর উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৪); * বকশিগঞ্জ রাজিবিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৫); * উলিপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয় (১৯০৯); * উলিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯০৯); * দুর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯১৪); * সাতদরগা নেছারিয়া আলীয়া মাদ্রাসা (১৯৫২); * কামাল খামার দ্বিমুখী সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯৫৪); * নুরেশ্বর আমীনিয়া মাদ্রাসা (১৯৫৪)। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। মিষ্টি জাতীয় খাবারের মধ্যে বিখ্যাত হলো ক্ষীর লালমোহন। এছাড়াও তিস্তা নদীর বৈরাতি মাছ কুড়িগ্রামের অন্যতম জনপ্রিয় খাবার। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান কুড়িগ্রামে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, উলিপুর, কুড়িগ্রাম; * হোটেল অলি, জাদু পোদ্দার রোড, উলিপুর, কুড়িগ্রাম। * ওসি কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯২৬। দেশের যেকোন স্থান হতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে রেল, সড়ক ও নৌপথে আসতে হয়; আকাশপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। তবে, নৌপথ সীমিত এলাকা জুড়ে বিস্তৃত বিধায় দেশের সকল স্থান থেকে আসার ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা সম্ভব নয়। মূলত: গাইবান্ধা জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশপথে বা নৌপথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়কপথে ঢাকা হতে গাইবান্ধা সদর উপজেলার দূরত্ব ২৭০ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে গাইবান্ধা সদর উপজেলার মূল রেল স্টেশনের দূরত্ব ৪৮০ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি জেলা শহর গাইবান্ধা হতে ২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়কপথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা এবং বগুড়া জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ি ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচল করে। গাইবান্ধা সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়কপথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এস আর ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭১১-৩৯৪ ৮০১ (গাবতলি ৮৮০১৫৫২-৩১৫ ৩১৮ (উত্তরা); * শাহ ফতেহ আলী এক্সপ্রেস, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৩-২২১ ০৮৫ (মহাখালি ০১১৯৩-২২১ ০৮৪ (উত্তরা); * আল হামরা ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭২১-৮০২ ০৩১ (গাবতলি)। * ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ অনেক আগের থেকেই গাইবান্ধা জেলায় রেলপথ রয়েছে। এই জেলায় রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ৫৬ কিলোমিটার (প্রায় ৫২ মাইল)। গাইবান্ধা জেলার রেলস্টেশনগুলি হলো বামনডাঙ্গা, নলডাঙ্গা, কামারপাড়া, কুপতলা, গাইবান্ধা, ত্রিমোহিনী, বালাসীঘাট রেলওয়ে ফেরী স্টেশন, বাদিয়াখালী, বোনারপাড়া জংশন, মহিমাগঞ্জ, ভরতখালী, ফুলছড়ি এবং তিস্তামুখ ঘাট রেলওয়ে স্টেশন। * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে গাইবান্ধা আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; গাইবান্ধায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশপথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে গাইবান্ধায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * মীরের বাগান মসজিদ (১৩০৮ খাগোয়া; * পীর ইবনে শরফুদ্দিনের মাযার খাগোয়া; * বাগুড়িয়া তহশিল অফিস (উনিশ শতক); * তুলসীঘাট ও বল্লমঝাড় শহীদ সমাধি; * পৌর পার্ক শহীদ মিনার; শাহ্ সুলতান গাজীর মসজিদ মীরের বাগান; ভরতখালী কাষ্ঠ মন্দির কালি মন্দির); * গাইবান্ধা সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৮৫); * গাইবান্ধা ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৪); * গাইবান্ধা সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় (১৯১৬); * পিয়ারাপুর উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৭); * তুলসীঘাট কাশিনাথ উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২১); * কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (১৯৫৪)। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। গাইবান্ধায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, গাইবান্ধা, মোবাইল ৮৮০১৭৬২-৬৯৫ ০৫৫; দেশের যেকোন স্থান হতে চর রাজিবপুর উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সগকপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। চর রাজিবপুরে কোনো রেলপথ নেই বলে রেলে করে আসা সম্ভব নয়। কুড়িগ্রাম জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। কুড়িগ্রাম জেলা শহর হতে সড়ক পথে চর রাজিবপুর উপজেলার দূরত্ব ৩০ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে চর রাজিবপুর উপজেলার দূরত্ব ৪২০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে চর রাজিবপুর উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচল করে। কুড়িগ্রাম সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এসবি পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৫ (আসাদগেট কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১ ৮৮৭, ৬১ ৩৩৭, মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৪; * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ চর রাজিবপুর উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় এখানে কোনো রেল স্টেশনও নেই; রেলপথে কেবলমাত্র জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত আসা যায়। * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; চর রাজিবপুরে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে চর রাজিবপুর আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * চর রাজিবপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯২৮); * চর রাজিবপুর আলীম মাদ্রাসা (১৯৬৩); * চর রাজিবপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৪); ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান চর রাজিবপুর থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, উলিপুর, কুড়িগ্রাম। দেশের যেকোন স্থান হতে চিলমারী উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে স্থলপথে আসতে হয়; আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। সড়ক ও রেল এই উভয় মাধ্যমেই এখানে আসা সম্ভব। কুড়িগ্রাম জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। কুড়িগ্রাম জেলা শহর হতে সড়ক পথে চিলমারী উপজেলার দূরত্ব ২৭ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে চিলমারী উপজেলার দূরত্ব ৪২৫ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে চিলমারী উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচল করে। কুড়িগ্রাম সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এসবি পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৫ (আসাদগেট কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১ ৮৮৭, ৬১ ৩৩৭, মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৪; * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ চিলমারী উপজেলায় ৮ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে এবং উপজেলা সদরে রেলে করে আসা সম্ভব। * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; চিলমারীতে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে চিলমারী আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ (মুগল আমল); * ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তা নদীর তীর; * চিলমারী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩৩); * বালাবাড়ী হাট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৮); * কেডি ওয়ারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৪৬); * থানাহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৪০); ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান চিলমারীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, চিলমারী, কুড়িগ্রাম; * ছিন্নমুকুল বাংলাদেশ রেস্ট হাউস, চিলমারী, কুড়িগ্রাম। * ওসি কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯২৬; * ওসি চিলমারী, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৩২। দেশের যেকোন স্থান হতে নাগেশ্বরী উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। নাগেশ্বরীতে কোনো রেলপথ নেই বলে রেলে করে আসা সম্ভব নয়। কুড়িগ্রাম জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। কুড়িগ্রাম জেলা শহর হতে সড়ক পথে নাগেশ্বরী উপজেলার দূরত্ব ২২ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে নাগেশ্বরী উপজেলার দূরত্ব ৪৩০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে নাগেশ্বরী উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচল করে। কুড়িগ্রাম সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এসবি পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৫ (আসাদগেট কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১ ৮৮৭, ৬১ ৩৩৭, মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৪; * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ নাগেশ্বরী উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় এখানে কোনো রেল স্টেশনও নেই; রেলপথে কেবলমাত্র জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত আসা যায়। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত এসে, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে নাগেশ্বরী আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন কুড়িগ্রাম কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – কুড়িগ্রাম/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; নাগেশ্বরীতে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে নাগেশ্বরী আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * দেবী চৌধুরাণীর মঠ পায়ড়াডাঙ্গা; * কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও গণকবর; * নাগেশ্বরী বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদ; ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান নাগেশ্বরীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১৮-৪৪৩ ৭৯৩; * সড়ক ও জনপথ বিভাগ ডাকবাংলো, বাসস্ট্যান্ড, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম। দেশের যেকোন স্থান হতে ফুলবাড়ী উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। ফুলবাড়ীতে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। কুড়িগ্রাম জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। কুড়িগ্রাম জেলা শহর হতে সড়ক পথে ফুলবাড়ী উপজেলার দূরত্ব ৩৮ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে ফুলবাড়ী উপজেলার দূরত্ব ৪৫০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে ফুলবাড়ী উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচল করে। কুড়িগ্রাম সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এসবি পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৫ (আসাদগেট কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১ ৮৮৭, ৬১ ৩৩৭, মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৪; * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ফুলবাড়ী উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় এখানে কোনো রেল স্টেশনও নেই; রেলপথে কেবলমাত্র জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত আসা যায়। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত এসে, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে ফুলবাড়ী আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন কুড়িগ্রাম কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – কুড়িগ্রাম/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ফুলবাড়ীতে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে ফুলবাড়ী আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * জমিদার বাড়ি ও মন্দির নাওডাঙ্গা; * নাওডাঙ্গা স্কুল এন্ড কলেজ (১৯১৯); * ফুলবাড়ী জসিমিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩৮); * কুরসা ফুরসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৪০); * নাওডাঙ্গা ডিএস দাখিল মাদ্রাসা (১৯৬৯)। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ফুলবাড়ীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম; * ব্র্যাক ডাকবাংলো, ফুলবাড়ী, কুড়িগ্রাম। * ওসি কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯২৬; দেশের যেকোন স্থান হতে ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। ভুরুঙ্গামারীতে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। কুড়িগ্রাম জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। কুড়িগ্রাম জেলা শহর হতে সড়ক পথে ভুরুঙ্গামারী উপজেলার দূরত্ব ৪০ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে ভুরুঙ্গামারী উপজেলার দূরত্ব ৩৯৩ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচল করে। কুড়িগ্রাম সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এসবি পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৫ (আসাদগেট কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১ ৮৮৭, ৬১ ৩৩৭, মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৪; * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় এখানে কোনো রেল স্টেশনও নেই; রেলপথে কেবলমাত্র জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত আসা যায়। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত এসে, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে ভুরুঙ্গামারী আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন কুড়িগ্রাম কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – কুড়িগ্রাম/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ভুরুঙ্গামারীতে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে ভুরুঙ্গামারী আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। তবে, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * দেওয়ানের খামার জামে মসজিদ; * ভুরুঙ্গামারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৫); * ভুরুঙ্গামারী ডিগ্রি কলেজ (১৯৬৭; * পাটেশ্বরী বরকতিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৫০); * ধামেরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৫০); * বাউশমারী সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯৩৮); * ভুরুঙ্গামারী সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯৪৮); * মীর জুমলার প্রাচীন মসজিদ পাইকেরছড়া ইউনিয়ন; * মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর বাড়ি তিলাই ইউনিয়ন; * বগনির পাড় জামে মসজিদ; * আবু মঈন মোহাম্মদ আশফাকুস সামাদ (বীর উত্তম)-এর সমাধি স্থল জয়মনিরহাট। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ভুরুঙ্গামারীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, ভুরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম; * হোটেল আবাসিক, বাজার রোড, ভুরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম। * ওসি কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯২৬; * ওসি ভুরুঙ্গামারী, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৩০। দেশের যেকোন স্থান হতে রাজারহাট উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে রেল, সড়ক ও নৌপথে আসতে হয়। আকাশপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। তবে, নৌপথ সীমিত এলাকা জুড়ে বিস্তৃত থাকায় দেশের সকল স্থান থেকে আসার ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা সম্ভব নয়। মূলত: কুড়িগ্রাম জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এই অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশপথে বা নৌপথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। কুড়িগ্রাম জেলা শহর হতে সড়কপথে রাজারহাট উপজেলার দূরত্ব ২৫ কি:মি: এবং সড়কপথে ঢাকা হতে রাজারহাট উপজেলার দূরত্ব ৩৮৫ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে রাজারহাট উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়কপথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচল করে। কুড়িগ্রাম সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়কপথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এসবি পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৫ (আসাদগেট কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১ ৮৮৭, ৬১ ৩৩৭, মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৪; * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ রাজারহাট উপজেলায় ১৬ কিলোমিটার রেলপথ এবং রাজারহাট রেল স্টেশন ও সিংগারডাবড়ীহাট রেল স্টেশন নামে দুটি রেল স্টেশন রয়েছে। জেলা শহর ও বিভিন্ন শহরের সাথে রেলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়কপথে রাজারহাট আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন রাজারহাট কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – রাজারহাট/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো: * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; রাজারহাটে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশপথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে রাজারহাট আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। রাজারহাট উপজেলায় ৬৭ নটিক্যাল মাইল দীর্ঘ নৌপথ রয়েছে। * ফতে খা ও কালু খা কামান; * রাজার হাট জামে মসজিদ; * নাজিমখান উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩০); * পাংগারাণী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩৯); * রাজারহাট পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৯); * রতিরাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৪০); * রাজারহাট আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৯৭); ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। রাজারহাটে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, কুড়িগ্রাম ফোন|+৮৮০৫৮১-৬১ ৩০৪ মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭৭৪-৪৩৪ ২৫০ * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, রাজারহাট, কুড়িগ্রাম ফোন|+৮৮০৫৮২৭-৫৬ ০০১ * ভেন্ডার গেষ্ট হাউজ, রাজারহাট, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ফোন|+৮৮০১৭১৪-৫৫১ ১৬০ * ব্র্যাক রেস্ট হাউস, রাজারহাট, কুড়িগ্রাম। দেশের যেকোন স্থান হতে রৌমারী উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। রৌমারীতে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। কুড়িগ্রাম জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। কুড়িগ্রাম জেলা শহর হতে সড়ক পথে রৌমারী উপজেলার দূরত্ব ৩৫ কি:মি: এবং সড়ক পথে ঢাকা হতে রৌমারী উপজেলার দূরত্ব ৩৯৫ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে রৌমারী উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচল করে। কুড়িগ্রাম সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এসবি পরিবহন, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৫ (আসাদগেট কুড়িগ্রাম: ☎ ০৫৮১-৬১ ৮৮৭, ৬১ ৩৩৭, মোবাইল: ০১১৯৭-০২৫ ৬১৪; * ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ রৌমারী উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় এখানে কোনো রেল স্টেশনও নেই; রেলপথে কেবলমাত্র জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত আসা যায়। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি জেলা শহর কুড়িগ্রাম পর্যন্ত এসে, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে রৌমারী আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন কুড়িগ্রাম কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – কুড়িগ্রাম/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে কুড়িগ্রাম আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; রৌমারীতে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে রৌমারী আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * রৌমারী সি জি জামান স্কুল; * গোয়ালপাঁড়া রাজার ঘোড়দৌড় মাঠ গয়টাপাড়া; * যাদুর চর উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৬); * রৌমারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৯৮); * চাকতাবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৩২); * মির্জাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৩৬); * ফুলুয়ার চর জুনিয়র মাদ্রাসা (১৯৩৩); ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান রৌমারীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, রৌমারী, কুড়িগ্রাম; * উপজেলা পরিষদ রেস্ট হাউজ, রৌমারী, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৯২৪-৫১৮ ৯৫৪; * হোটেল মুন্না (আবাসিক উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন, রৌমারী, কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭২৭-৯৩০ ৫০৪; * সিমাত আবাসিক হোটেল, ভোলা মোড়, রৌমারী, কুড়িগ্রাম; * ব্রাদার্স আবাসিক হোটেল, উপজেলা চত্বর, রৌমারী, কুড়িগ্রাম; * লিপন রেস্ট হাউজ, কালিমন্দির সংলগ্ন, রৌমারী, কুড়িগ্রাম। * ওসি কুড়িগ্রাম, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯২৬; দেশের যেকোন স্থান হতে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে রেল ও সড়ক পথে আসতে হয়; নৌ বা আকাশ পথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। মূলত: গাইবান্ধা জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দূরত্ব ২৮৫ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মূল রেল স্টেশনের দূরত্ব ৪৯০ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি জেলা শহর গাইবান্ধা হতে ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা এবং বগুড়া জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। গাইবান্ধা সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এস আর ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭১১-৩৯৪ ৮০১ (গাবতলি ৮৮০১৫৫২-৩১৫ ৩১৮ (উত্তরা); * শাহ ফতেহ আলী এক্সপ্রেস, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৩-২২১ ০৮৫ (মহাখালি ০১১৯৩-২২১ ০৮৪ (উত্তরা); * আল হামরা ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭২১-৮০২ ০৩১ (গাবতলি)। * ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় ১০ কিলোমিটার রেলপথ এবং মহিমাগঞ্জ রেল স্টেশন নামীয় একটি রেল স্টেশন রয়েছে এবং জেলা শহর ও বিভিন্ন শহরের সাথে রেলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন গাইবান্ধা কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – গাইবান্ধা/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো: * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে গাইবান্ধা আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * বাসুদেব মন্দির (১২৪৯ বঙ্গাব্দ); * রংপুর চিনি কল লিমিটেড মহিমাগঞ্জ; * পাখিয়া গ্রাম গণকবর হরিরামপুর; * গোবিন্দগঞ্জ ডিগ্রী কলেজ (১৯৬৫); * গোবিন্দগঞ্জ বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১২); * গোবিন্দগঞ্জ বি.এম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪০); * রংপুর চিনিকল উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬২); * বিরাট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৪); * শহরগাছি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭১); * মহিমাগঞ্জ আলিয়া মাদ্রাসা (১৯৩৭); * কোচাশহর এলাকার কুটীর শিল্প। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান গোবিন্দগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, গাইবান্ধা, মোবাইল ৮৮০১৭৬২-৬৯৫ ০৫৫; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা; দেশের যেকোন স্থান হতে পলাশবাড়ী উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশপথ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। পলাশবাড়ীতে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। গাইবান্ধা জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশপথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে পলাশবাড়ী উপজেলার দূরত্ব ২৮০ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি জেলা শহর গাইবান্ধা হতে ৩৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে পলাশবাড়ী উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা এবং বগুড়া জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। গাইবান্ধা সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এস আর ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭১১-৩৯৪ ৮০১ (গাবতলি ৮৮০১৫৫২-৩১৫ ৩১৮ (উত্তরা); * শাহ ফতেহ আলী এক্সপ্রেস, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৩-২২১ ০৮৫ (মহাখালি ০১১৯৩-২২১ ০৮৪ (উত্তরা); * আল হামরা ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭২১-৮০২ ০৩১ (গাবতলি)। * ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ পলাশবাড়ী উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় এখানে কোনো রেল স্টেশনও নেই; রেলপথে কেবলমাত্র জেলা শহর গাইবান্ধা পর্যন্ত আসা যায়। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি গাইবান্ধা, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে পলাশবাড়ী উপজেলায় আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন গাইবান্ধা কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – গাইবান্ধা/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো: * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে গাইবান্ধা আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; পলাশবাড়ী উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে পলাশবাড়ী উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * সড়ক ও জনপথ বিভাগ অফিস সংলগ্ন মুক্তিযুদ্ধের বধ্যভূমি; * পলাশবাড়ী সরকারি কলেজ (১৯৬৪); * বাসুদেবপুর চন্দ্রকিশোর স্কুল এন্ড কলেজ (১৯১৭); * রওশনবাগ উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৬); ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান পলাশবাড়ীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, গাইবান্ধা, মোবাইল ৮৮০১৭৬২-৬৯৫ ০৫৫; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা; দেশের যেকোন স্থান হতে ফুলছড়ি উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশপথ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। ফুলছড়িতে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। গাইবান্ধা জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশপথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে ফুলছড়ি উপজেলার দূরত্ব ২৮৫ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি জেলা শহর গাইবান্ধা হতে ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে ফুলছড়ি উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা এবং বগুড়া জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। গাইবান্ধা সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এস আর ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭১১-৩৯৪ ৮০১ (গাবতলি ৮৮০১৫৫২-৩১৫ ৩১৮ (উত্তরা); * শাহ ফতেহ আলী এক্সপ্রেস, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৩-২২১ ০৮৫ (মহাখালি ০১১৯৩-২২১ ০৮৪ (উত্তরা); * আল হামরা ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭২১-৮০২ ০৩১ (গাবতলি)। * ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ফুলছড়ি উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় এখানে কোনো রেল স্টেশনও নেই; রেলপথে কেবলমাত্র জেলা শহর গাইবান্ধা পর্যন্ত আসা যায়। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি গাইবান্ধা, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে ফুলছড়ি উপজেলায় আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন গাইবান্ধা কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – গাইবান্ধা/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো: * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে গাইবান্ধা আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; ফুলছড়ি উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে ফুলছড়ি উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * ফুলছড়ি পাইলট হাইস্কুল (১৯৪০); ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ফুলছড়িতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, গাইবান্ধা, মোবাইল ৮৮০১৭৬২-৬৯৫ ০৫৫; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, ফুলছড়ি, গাইবান্ধা। দেশের যেকোন স্থান হতে সাঘাটা উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে রেল ও সড়ক পথে আসতে হয়; নৌ বা আকাশ পথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। মূলত: গাইবান্ধা জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে সাঘাটা উপজেলার দূরত্ব ২৭৫ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সাঘাটা উপজেলার মূল রেল স্টেশনের দূরত্ব ৪৯৫ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি জেলা শহর গাইবান্ধা হতে ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে সাঘাটা উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা এবং বগুড়া জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। গাইবান্ধা সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এস আর ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭১১-৩৯৪ ৮০১ (গাবতলি ৮৮০১৫৫২-৩১৫ ৩১৮ (উত্তরা); * শাহ ফতেহ আলী এক্সপ্রেস, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৩-২২১ ০৮৫ (মহাখালি ০১১৯৩-২২১ ০৮৪ (উত্তরা); * আল হামরা ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭২১-৮০২ ০৩১ (গাবতলি)। * ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ সাঘাটা উপজেলায় ১০ কিলোমিটার রেলপথ এবং বোনারপাড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশন ও ভরতখালী রেল স্টেশন নামীয় দুটি রেল স্টেশন রয়েছে এবং জেলা শহর ও বিভিন্ন শহরের সাথে রেলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে সাঘাটা উপজেলায় আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন গাইবান্ধা কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – গাইবান্ধা/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো: * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে গাইবান্ধা আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; সাঘাটা উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে সাঘাটা উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * আব্দুল­াহ মেমোরিয়াল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়; * জুমার বাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৩); * সাঘাটা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৪); * কাজী আজহার আলী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২০); * ভরতখালী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪০); * ৫ বীর শহীদের কবর; ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান সাঘাটায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, গাইবান্ধা, মোবাইল ৮৮০১৭৬২-৬৯৫ ০৫৫; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, সাঘাটা, গাইবান্ধা। দেশের যেকোন স্থান হতে সাদুল্লাপুর উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে রেল ও সড়ক পথে আসতে হয়; নৌ বা আকাশ পথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। মূলতঃ গাইবান্ধা জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে সাদুল্লাপুর উপজেলার দূরত্ব ২৭০ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সাদুল্লাপুর উপজেলার মূল রেল স্টেশনের দূরত্ব ৪৮৫ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি জেলা শহর গাইবান্ধা হতে ১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে সাদুল্লাপুর উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা এবং বগুড়া জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। গাইবান্ধা সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এস আর ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭১১-৩৯৪ ৮০১ (গাবতলি ৮৮০১৫৫২-৩১৫ ৩১৮ (উত্তরা); * শাহ ফতেহ আলী এক্সপ্রেস, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৩-২২১ ০৮৫ (মহাখালি ০১১৯৩-২২১ ০৮৪ (উত্তরা); * আল হামরা ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭২১-৮০২ ০৩১ (গাবতলি)। * ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ সাদুল্লাপুর উপজেলায় ১২ কিলোমিটার রেলপথ এবং নলডাঙ্গা রেল স্টেশন নামীয় একটি রেল স্টেশন রয়েছে এবং জেলা শহর ও বিভিন্ন শহরের সাথে রেলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে সাদুল্লাপুর উপজেলায় আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন গাইবান্ধা কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – গাইবান্ধা/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো: * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে গাইবান্ধা আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; সাদুল্লাপুর উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে সাদুল্লাপুর উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * শাহজামাল চৌধুরী এর মাজার; * পুন্ড্র সভ্যতার প্রাচীর ভাতগ্রাম; * খোর্দ কোমরপুর বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০১); * সাদুল্লাপুর বহুমুখী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৮); * নলডাঙ্গা উমেশ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৬ * সাদুল্লাপুর খোদেজা মেমোরিয়াল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬৩); * ফরিদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৬০); * মোলংবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৮৪)। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান সাদুল্লাপুরে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, গাইবান্ধা, মোবাইল ৮৮০১৭৬২-৬৯৫ ০৫৫; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, সাদুল্লাপুর, গাইবান্ধা। * ওসি সাদুল্লাপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৮৯৩। দেশের যেকোন স্থান হতে সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে রেল ও সড়ক পথে আসতে হয়; নৌ বা আকাশ পথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। মূলত: গাইবান্ধা জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার দূরত্ব ২৯০ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে সাদুল্লাপুর উপজেলার মূল রেল স্টেশনের দূরত্ব ৪৯৫ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি বিভাগীয় শহর রংপুর হতে ৩৩ কিলোমিটার এবং জেলা শহর গাইবান্ধা হতে ৩৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা এবং বগুড়া জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। গাইবান্ধা সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * এস আর ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭১১-৩৯৪ ৮০১ (গাবতলি ৮৮০১৫৫২-৩১৫ ৩১৮ (উত্তরা); * শাহ ফতেহ আলী এক্সপ্রেস, ঢাকা: মোবাইল: ০১১৯৩-২২১ ০৮৫ (মহাখালি ০১১৯৩-২২১ ০৮৪ (উত্তরা); * আল হামরা ট্র্যাভেলস, ঢাকা: মোবাইল ৮৮০১৭২১-৮০২ ০৩১ (গাবতলি)। * ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ১১ কিলোমিটার রেলপথ এবং বামনডাঙ্গা রেল স্টেশন নামীয় একটি রেল স্টেশন রয়েছে এবং জেলা শহর ও বিভিন্ন শহরের সাথে রেলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন গাইবান্ধা কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। ঢাকা – গাইবান্ধা/কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো: * ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; * লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-গাইবান্ধা রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে গাইবান্ধা আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন চেয়ার ৫১৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * ভালুয়া বাড়ি জামে মসজিদ ধর্মপুর; * হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৮০); * খামার মনিরাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯১০); * হরিপুর বি এস এম বালিকা বিদ্যালয় (১৯১৪); * বামনডাঙ্গা এম এন উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৭); * কাটগড়া দ্বি মুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৭); * শিবরাম আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়; ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত “হাড়িভাঙ্গা” আম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান সুন্দরগঞ্জে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, গাইবান্ধা, মোবাইল ৮৮০১৭৬২-৬৯৫ ০৫৫; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধা; দেশের যেকোন স্থান হতে দিনাজপুর সদর উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে রেল ও সড়ক পথে আসতে হয়; নৌ বা আকাশ পথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। মূলত: দিনাজপুর জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশ পথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে দিনাজপুর সদর উপজেলার দূরত্ব ৩৮৩ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে দিনাজপুর সদর উপজেলার মূল রেল স্টেশনের দূরত্ব ৪৯০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে দিনাজপুর আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-দিনাজপুর রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। দিনাজপুর সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। দিনাজপুর সদর উপজেলায় ১৭ কিলোমিটার রেলপথ এবং দিনাজপুর রেল স্টেশন নামীয় একটি স্টেশন রয়েছে এবং রাজধানী ঢাকা সহ বিভিন্ন শহরের সাথে রেলপথে যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। ঢাকা-দিনাজপুর রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে দিনাজপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন সিট ৩৬০ টাকা; * শোভন চেয়ার ৪৩০ টাকা; * ১ম শ্রেণী চেয়ার ৫৭০ টাকা; * ১ম শ্রেণী বার্থ ৮৫৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; * দিনাজপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০৫৩১-৬৪০১৮; দিনাজপুর সদর উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে দিনাজপুর সদর উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। * চেহেলগাজী মাজার ও মসজিদ; * উইলিয়ম কেরী নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল (১৭৯৯); * দিনাজপুর জিলা স্কুল (১৮৫৪); * দিনাজপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৬৯); * মহারাজা গিরিজানাথ উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৩); * সারদেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৭); * গণেশতলা মহিষ মর্দিনী মন্দির; ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত লিচু, “হাড়িভাঙ্গা” আম, বাদাম, তামাক ও আখ। এখানকার চিকন জাতের ‘বালাম চাল’ দেশ বিখ্যাত। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান দিনাজপুর সদর থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের সাধারণ মানের আবাসিক হোটেলের পাশাপাশি উন্নত মানের আবাসন ও রিসোর্ট রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৩১১২; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৫০৫৬, মোবাইল ৮৮০১৭২০-৪৩৬ ২১৮; * পর্যটন মোটেল, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৪৭১৮; * পানি উন্নয়ন বোর্ড রেষ্ট হাউজ, মিশন রোড, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৩২৫২, ফ্যাক্স:০৫৩১-৬৩২৫২; * এলজিইডি রেষ্ট হাউজ, মিশন রোড, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৩৩৮১; * হর্টিকালচার সেন্টার রেষ্ট হাউজ, সুইহাড়ি, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৪৭৪৮; * রামসাগর জাতীয় উদ্যান রেষ্ট হাউজ, তাজপুর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৫৫৫৮, ফ্যাক্স: ০৫৩১-৬৩০৯০; * যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গেষ্ট হাউজ, কাশিপুর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬১০৫৫; * বিএডিসি পাট বীজ খামারের রেষ্ট হাউজ, নশিপুর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৫১৯১; * তুলা উন্নয়ন বোর্ড গেষ্ট হাউজ, নশিপুর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৮৯০০৯; * পুনর্ভবা আবাসিক হোটেল, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, মোবাইল: ০১১৯৭-০৩২ ৪২৭; * হোটেল সোনার তরী আবাসিক, গণেশতলা, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৬-০১৮ ৯৯৫; * তৈয়বা মজুমদার রেড ক্রিসেন্ট রক্তদান কেন্দ্র রেষ্ট হাউজ, উপশহর, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬১৩০০; * ব্র্যাক গেষ্ট হাউজ, বাঁশের হাট, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১১-৮০৭ ৯৭৪; * বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ক্ষণিকা বিশ্রামাগার, সুইহারী, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর। * পুলিশ সুপার দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৫; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৬; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৭; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৮; ফুন্টসলিং ভুটানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর (জনসংখ্যা প্রায় ৪০,০০০ জন যা ভুটান-ভারতের সীমান্তে জয়গাঁও শহরের পাশে অবস্থিত। ফুন্টসলিং হল ভুটানের প্রবেশদ্বার। বিশেষ করে কলকাতা এবং শিলিগুড়ি থেকে বাসে আগত যাত্রীদের জন্য। শহরটি মূলত এমন জায়গা হিসাবে কাজ করে যেখানে ভুটান এবং ভারতীয়রা একত্রে ব্যবসা করে। আধুনিক স্থাপত্য এবং এখানে কোনও জং, বিখ্যাত বিহার বা প্রকৃতপক্ষে পর্যটকদের কাছে বিশেষ আকর্ষণের কিছু নেই। তবে, সমস্ত ভুটানের মতো এটি আপনার কাজের বিষয়ে একটি পরিষ্কার, মনোরম এবং নিরাপদ পরিবেশ সরবরাহ করে। ২০০৫ সাল পর্যন্ত, ভুটানি ভিসার ছাড়াই বিদেশি পর্যটকরা এ শহরে প্রবেশ করতে পারত। ভারতীয় নাগরিক ছাড়া এটি আর সম্ভব নয়। পারমিট না থাকলে চেকপোস্টের বাইরে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ করা হয়েছে। পর্যটন তথ্য দপ্তর ভুটান পোস্ট বিল্ডিংয়ে অবস্থিত। ফোন ৯৭৫ নীচের তথ্যগুলি কেবল ভিসা ছাড়পত্র নথিযুক্ত অতিথি বা এনজিও কর্মীর জন্য প্রাসঙ্গিক। ভুটান অন অ্যারাইভাল পদ্ধতিতে ভিসা পরিচালনা করে না এবং সঠিক দলিলবিহীন দর্শনার্থীদের প্রবেশ করতে দেয় না। বিঃদ্রঃ ফুন্টসলিংয়ে প্রবেশের জন্য ভারতীয় ও বাংলাদেশী নাগরিকদের ভিসা প্রয়োজন হয় না, তবে দেশের অন্যান্য অংশে যাওয়ার জন্য অনুমতি নিতে হয়। ভুটান গেট ভারত এবং ভুটানের মধ্যবর্তী প্রবেশ দ্বার এটি ভুটানের একটি ঐতিহ্যবাহী প্রবেশ দ্বার। দেশের যেকোন স্থান হতে কাহারোলে উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশপথ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। কাহারোলে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। দিনাজপুর জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশপথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে কাহারোলে উপজেলার দূরত্ব ৩৮৩ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি জেলা শহর দিনাজপুর হতে ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কাহারোল উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে কাহারোল উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত লিচু, “হাড়িভাঙ্গা” আম, বাদাম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান কাহারোলে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৩১১২; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, কাহারোল, দিনাজপুর। * পুলিশ সুপার দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৫; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৬; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৭; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৮; দেশের যেকোন স্থান হতে খানসামা উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশপথ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। খানসামায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। দিনাজপুর জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশপথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে কাহারোলে উপজেলার দূরত্ব ৩৯৩ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি জেলা শহর দিনাজপুর হতে ৪৯ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। খানসামা উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে খানসামা উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত লিচু, “হাড়িভাঙ্গা” আম, বাদাম, তামাক ও আখ। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান খানসামায় থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, দিনাজপুর, ☎ ০৫৩১-৬৩১১২; * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, কাহারোল, দিনাজপুর। * পুলিশ সুপার দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৫; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৬; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৭; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৮; * ওসি খানসামা, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৬৯। দেশের যেকোন স্থান হতে ঘোড়াঘাট উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশপথ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। ঘোড়াঘাটে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। দিনাজপুর জেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের আকাশপথে বা নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে ঘোড়াঘাট উপজেলার দূরত্ব ৩৮০ কিলোমিটার। উপজেলা সদরদপ্তরটি বিভাগীয় শহর রংপুর হতে ১২০ কিলোমিটার এবং জেলা শহর দিনাজপুর হতে ৯৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ঢাকা থেকে ঘোড়াঘাট আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার, বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ীও ঢাকা-দিনাজপুর রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। দিনাজপুর সদরের সাথে এই উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * সেফ লাইন পরিবহন, দিনাজপুর মোবাইল ৮৮০১৭২৯-১১৬ ৩০৩ (কালিতলা); * এস. কে. ট্রাভেলস্, দিনাজপুর মোবাইল ৮৮০১৭১৯-১৩১ ০৬২ (কালিতলা); * কান্তি পরিবহন, দিনাজপুর মোবাইল ৮৮০১৭১২-৪৬৮ +৮৮০১৭ (কালিতলা); * কেয়া পরিবহন, দিনাজপুর মোবাইল ৮৮০১৭২৪-৬৮০ ১১৭ (কালিতলা)। * ঢাকা-দিনাজপুর রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ ঘোড়াঘাট উপজেলায় কোনো রেলপথ নেই; রেললাইন কেবল মাত্র জেলা সদর পর্যন্ত বিস্তৃত। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি দিনাজপুর এসে, অথবা লালমনিরহাট অভিমুখী ট্রেনে রংপুরের কাউনিয়া এসে সেখান থেকে সড়ক পথে ঘোড়াঘাট উপজেলায় আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন দিনাজপুর কাউনিয়া পথে যাতায়ত করে। * ঢাকা – দিনাজপুর রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো : দ্রুতযান এক্সপ্রেস (বুধবার বন্ধ দিনাজপুর হতে সকাল ০৯ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে ও ঢাকায় সন্ধ্যা ০৬ টা ১০ মিনিটে পৌঁছে এবং ঢাকা থেকে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ভোর ০৪ টা ৪০ মিনিটে দিনাজপুর পৌঁছে; একতা এক্সপ্রেস (সোমবার বন্ধ দিনাজপুর হতে রাত ১১ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় সকাল ০৮ টা ১০ মিনিটে পৌঁছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ১০ টায় ছাড়ে ও সন্ধ্যা ০৬ টা ৫০ মিনিটে দিনাজপুর পৌঁছে। * ঢাকা – কাউনিয়া রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলো: ৭৭১ রংপুর এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ রংপুর হতে রাত ০৮ টায় ছাড়ে ও ঢাকায় ভোর ৬টা ১৫ মিনিটে পৌছে এবং ঢাকা থেকে সকাল ০৯ টায় ছাড়ে ও রংপুরে সন্ধ্যা ৭টায় পৌছে; লালমনি এক্সপ্রেস (শুক্রবার বন্ধ ঢাকা থেকে রাত ১০ টা ১০ মিনিটে ছাড়ে। ঢাকা-দিনাজপুর রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে দিনাজপুর আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো - * শোভন সিট ৩৬০ টাকা; * শোভন চেয়ার ৪৩০ টাকা; * ১ম শ্রেণী চেয়ার ৫৭০ টাকা; * ১ম শ্রেণী বার্থ ৮৫৫ টাকা; * স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার ৯৮৪ টাকা। ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: * বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯; * দিনাজপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০৫৩১-৬৪০১৮; ঘোড়াঘাট উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে ঘোড়াঘাট উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; এতে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। বিমানটির সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ৮৮০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। ‘সিদল ভর্তা’ এখানকার জনপ্রিয় খাবার, যা কয়েক ধরনের শুঁটকির সঙ্গে নানা ধরনের মসলা মিশিয়ে বেটে তৈরি করা হয়। এছাড়াও রয়েছে বিখ্যাত লিচু, “হাড়িভাঙ্গা” আম, বাদাম, তামাক ও আখ। এখানকার চিকন জাতের ‘বালাম চাল’ দেশ বিখ্যাত। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান ঘোড়াঘাটে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্য উন্নতমানের আবাসন সুবিধা পাওয়া যায় - * সার্কিট হাউজ, দিনাজপুর, ☎ ফোন|+৮৮০৫৩১-৬৩১১২ * জেলা পরিষদ ডাক বাংলো, ঘোড়াঘাট, দিনাজপুর। * পুলিশ সুপার দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৫; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৬; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৭; * অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) দিনাজপুর, মোবাইল ৮৮০১৭১৩-৩৭৩ ৯৫৮; দেশটির বেশিরভাগ অংশই এজিয়ান, আয়নিয়ান এবং ভূমধ্যসাগরের উপদ্বীপ এবং দ্বীপ নিয়ে গঠিত। গ্রিস পার্বত্য ও উপকূলীয় দেশ, আয়নিয়ান ও এজিয়ান সমুদ্র জুড়ে বিস্তৃত অসংখ্য দ্বীপ রয়েছে। | region2items ইভভিয়া অ্যাটিকা বোয়েটিয়া ফ্যাটিওটিস ফোকিস এভ্রিয়েটানিয়া আইটোলিয়া-আকারানিয়া]] | region2description=গ্রীক রাজধানী অ্যাথেন্স এখানে অবস্থিত। | region5items আর্টা আয়নিনা প্রেভিজা থিস্রোটিয়া | region6items সারোনিক উপসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ সাইক্ল্যাডস ডোডেকানিজ রোডস স্পোরাদিস দ্বীপপুঞ্জ পূর্ব এজিয়ান দ্বীপপুঞ্জ উত্তর এজিয়ান দ্বীপপুঞ্জ আয়নিয়ান দ্বীপপুঞ্জ]] নির্দেশক ধরন vicinity নাম ক্রীট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q34374 Κρήτη) গ্রিসের ১ নম্বর পর্যটন কেন্দ্র দেশের সৈকত এবং নির্ভরযোগ্য গ্রীষ্মকালীন গ্রীষ্মের আবহাওয়া, এর নৈশপ্রমোদ, ঐতিহাসিক স্থান এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দর্শকদের আকর্ষণ করে। ২০১৮ সালে, গ্রিস ৩৩ মিলিয়ন দর্শনার্থী পেয়েছে, যা দেশের প্রতিটি বাসিন্দা পিছু তিনটি জনের বেশি দর্শনার্থী। অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ থেকে পর্যটকদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে, তবে বেশিরভাগ দর্শনার্থী অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ থেকে গ্রীসে আসে এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাসের মধ্যে। ব্যস্ত মরসুম মে ও সেপ্টেম্বরের মধ্যে হয় যখন প্রায় ৭৫% পর্যটক আসে। প্রায় ৪,০০০ বছর ধরে দেশে এবং ভূমধ্যসাগর অঞ্চলে গ্রিক ভাষা কথিত হচ্ছে এবং এর একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। দেশের প্রথম বাসিন্দাদের এখন পেলাসিজিয়ান হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। তাদের সম্পর্কে খুব কম জানা যায়, তবে এটি বিশ্বাস করা হয় যে তারা আদিম মানুষ ছিল। গ্রিসের প্রথম অগ্রণী সভ্যতাগুলি সাইক্ল্যাডেস দ্বীপপুঞ্জের সাইক্ল্যাডিক এবং ক্রীট ও স্যান্টোরিনিতে মিনোয়ান নামে পরিচিত। চিরিরবন্দর উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে চিরিরবন্দর উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। নবাবগঞ্জ উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে নবাবগঞ্জ উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। পার্বতীপুর উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে পার্বতীপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে নবাবগঞ্জ উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। ফুলবাড়ী উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে পার্বতীপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে ফুলবাড়ী উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। বিরল উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে পার্বতীপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে বিরল উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। বিরামপুর উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে পার্বতীপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে বিরামপুর উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। বীরগঞ্জ উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না। তবে ঢাকা বিমানবন্দর ও সৈয়দপুর বিমানবন্দরের মধ্যে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে পার্বতীপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে বীরগঞ্জ উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ * ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। বোচাগঞ্জ উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে পার্বতীপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে বোচাগঞ্জ উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। হাকিমপুর উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে পার্বতীপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে হাকিমপুর উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। দেশের যেকোন স্থান হতে নীলফামারী সদর উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে স্থল এবং আকাশপথে আসা যায়; কেবলমাত্র জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। দেশের বিভিন্ন অংশের সাথে নীলফামারী জেলায় সড়ক, রেল ও বিমান যোগাযোগ রয়েছে; কেবল নাব্যতার সমস্যা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে নীলফামারী সদর উপজেলার দূরত্ব ৩৯৪ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে নীলফামারী সদর উপজেলার মূল রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫১০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে নীলফামারী আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহন কোম্পানির গাড়ি ঢাকা-নীলফামারী রুটে চলাচল করে, যেগুলোর মাধ্যমে এখানে আসা যায়। নীলফামারী সদরের সাথে সকল উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * শ্যামলী পরিবহন, ঢাকা ☎ ০২-৯০০৩৩১, ৮০৩৪২৭৫ (কল্যাণপুর ৯১২৪১৩৯ (শ্যামলী) এবং নীলফামারী মোবাইল: ০১৭১৭-২৯২ ১২৫, ০১৭৩৪-১৩৬ ৬০৪ (সৈয়দপুর); * বাবলু এন্টারপ্রাইজ, ঢাকা ☎ ০২-৮১২০৬৫৩, মোবাইল ০১৭১৬-৯৩২১২২ (শ্যামলী-রিং রোড ০১৭১৬-৪৫১৮৫৫ (টেকনিক্যাল) এবং নীলফামারী মোবাইল: ০১৭১৮-০১২ ৫০৩, ০১৭১২-৮৩৯ ২৩৬ (সৈয়দপুর); * খালেক পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭৩৪-১০৮ ০৯৭; * রুপালী পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭১৭-২৯২ ১২৫; * দ্রুতি পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭২৯-৫৯৯ ১১৩; * নাদের পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৯৩৭-৭৭৩ ০৩৯; * হক পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭৩০-০৬০ ০৪৪; * বিআরটিসি, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭১৩-৭৭৪ ৭১১; * তুহিন পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৮১৮-৬৩৬ ৯৪১ (সৈয়দপুর); * এস. এ. পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭১৮-৪১৩ ১৪৩ (সৈয়দপুর); * দ্রুতি পরিবহন, নীলফামারী মোবাইল: ০১৭২৯-৫৯৯ ১১৩ (সৈয়দপুর); * গ্রীন লাইন পরিবহন, নীলফামারী ০১৭৩০-০৬০ ০৩১ (সৈয়দপুর) এবং রংপুর ☎ ০৫২১-৬৬৬৭, মোবাইল: ০১৭১২২২৯৪৯৪; * আগমনী পরিবহন, রংপুর ☎ ০৫২১-৬৩৩১৩, মোবাইল: ০১৭১২-০৯২ ১২৩। নীলফামারী জেলার সৈয়দপুরে একটি বিমানবন্দর থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায়: তবে এটি অভ্যন্তরীন বিমানবন্দর হওয়ায় কেবল ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে। পুরো রংপুর বিভাগেরই একমাত্র বিমানবন্দর এটি, যার মাধ্যমে এই অঞ্চলের যেকোনো স্থানের সাথে দেশের অন্যান্য স্থানের আকাশ যোগাযোগ ব্যবস্থা বজায় রয়েছে। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; এতে যাতায়তের ক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। বিমানটির সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট। * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। দেশের যেকোন স্থান হতে কিশোরগঞ্জ উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। কিশোরগঞ্জে কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। উত্তর বঙ্গের একমাত্র বিমানবন্দরটি নীলফামারী জেলায় হলেও তা ভিন্ন উপজেলায় অবস্থিত হওয়ায় আকাশ পথে এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে কিশোরগঞ্জ উপজেলার দূরত্ব ৪১০ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে কিশোরগঞ্জ উপজেলার মূল রেল স্টেশনের দূরত্ব ৫২০ কিলোমিটার। জেলা সদর নীলফামারী জেলা থেকে ২৩ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর রংপুর থেকে ৩২ কিলোমিটার উত্তরে এর অবস্থান। ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জ উপজেলায় মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহন কোম্পানির গাড়ি ঢাকা-নীলফামারী রুটে চলাচল করে, সেগুলোর মাধ্যমেও এখানে আসা যায়। কিশোরগঞ্জ উপজেলার সাথে জেলার সকল উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর দপ্তর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। দেশের যেকোন স্থান হতে জলঢাকা উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। জলঢাকায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। উত্তর বঙ্গের একমাত্র বিমানবন্দরটি নীলফামারী জেলায় হলেও তা ভিন্ন উপজেলায় অবস্থিত হওয়ায় আকাশ পথে এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে জলঢাকা উপজেলার দূরত্ব ৩৭০ কিলোমিটার। জেলা সদর নীলফামারী জেলা থেকে ২২ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর রংপুর থেকে ৪৫ কিলোমিটার উত্তরে এর অবস্থান। ঢাকা থেকে জলঢাকা উপজেলায় মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহন কোম্পানির গাড়ি ঢাকা-নীলফামারী রুটে চলাচল করে, সেগুলোর মাধ্যমেও এখানে আসা যায়। জলঢাকা উপজেলার সাথে জেলার সকল উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর দপ্তর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। দেশের যেকোন স্থান হতে ডিমলা উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে কেবলমাত্র সড়কপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। ডিমলায় কোনো রেলপথ নেই বিধায় রেলে করে আসা সম্ভব নয়। উত্তর বঙ্গের একমাত্র বিমানবন্দরটি নীলফামারী জেলায় হলেও তা ভিন্ন উপজেলায় অবস্থিত হওয়ায় আকাশ পথে এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে ডিমলা উপজেলার দূরত্ব ৩৭০ কিলোমিটার। জেলা সদর নীলফামারী জেলা থেকে ৪৪ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর রংপুর থেকে ৬৫ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান। ঢাকা থেকে ডিমলা উপজেলায় মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহন কোম্পানির গাড়ি ঢাকা-নীলফামারী রুটে চলাচল করে, সেগুলোর মাধ্যমেও এখানে আসা যায়। ডিমলা উপজেলার সাথে জেলার সকল উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর দপ্তর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। দেশের যেকোন স্থান হতে ডোমার উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে স্থলপথে আসতে হয়; রেলপথ, আকাশ বা জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে ওঠেনি। উত্তর বঙ্গের একমাত্র বিমানবন্দরটি নীলফামারী জেলায় হলেও তা ভিন্ন উপজেলায় অবস্থিত হওয়ায় আকাশ পথে এবং নাব্যতা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে ডোমার উপজেলার দূরত্ব ৩৮০ কিলোমিটার। জেলা সদর নীলফামারী জেলা থেকে ২২ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর রংপুর থেকে ৭৫ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান। ঢাকা থেকে ডোমার উপজেলায় মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহন কোম্পানির গাড়ি ঢাকা-নীলফামারী রুটে চলাচল করে, সেগুলোর মাধ্যমেও এখানে আসা যায়। ডোমার উপজেলার সাথে জেলার সকল উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর দপ্তর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। দেশের যেকোন স্থান হতে সৈয়দপুর উপজেলায় সরাসরি আসতে হলে স্থল এবং আকাশপথে আসা যায়; কেবলমাত্র জলপথে এখানে সরাসরি আসার কোনো ব্যবস্থা নেই। উত্তর বঙ্গের একমাত্র বিমানবন্দরটি এখানে হওয়ায় এটি যোগাযোগের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম। এই উপজেলার সড়ক, রেল ও বিমান যোগাযোগ রয়েছে দেশের বিভিন্ন অংশের সাথে; কেবল নাব্যতার সমস্যা ও বড় নদ-নদী না-থাকায় এ অঞ্চলের সাথে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের নৌ-পথে কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। সড়ক পথে ঢাকা হতে সৈয়দপুর উপজেলার দূরত্ব ৩৯০ কিলোমিটার। জেলা সদর নীলফামারী জেলা থেকে ২৭ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর রংপুর থেকে ৫৫ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান। ঢাকা থেকে সৈয়দপুর উপজেলায় মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া এবং গাইবান্ধা জেলা হয়ে আসতে হয়। ঢাকা থেকে এখানে সরাসরি বাসে আসা যায়; আবার বিভিন্ন বিলাসবহুল পরিবহন কোম্পানির গাড়ি ঢাকা-নীলফামারী রুটে চলাচল করে, সেগুলোর মাধ্যমেও এখানে আসা যায়। সৈয়দপুর উপজেলার সাথে জেলার সকল উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে। তাছাড়াও উপজেলা সদর দপ্তর হতে ইউনিয়নগুলোতে যাওয়ার জন্য পাকা রাস্তা রয়েছে। * চিনি মসজিদ (১৮৬৩, ইসলামবাগ); * নট সেটেলমেন্ট কারাগার (১৮৭১, নতুন বাবুপাড়া); * মর্তুজা ইনস্টিটিউট (১৮৮২, সৈয়দপুর শহর); * ক্রাইস্ট চার্চ অব বাংলাদেশ (১৯০৬); * সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ; * মিস্ত্রিপাড়া শিবমন্দির ও কালী মন্দির; * সৈয়দপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৬); * তুলশীরাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৪); * সোনাখুলী কামিল মাদ্রাসা (১৯৩৫); * আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল-উলুম মাদ্রাসা (১৯৪৫)। কাউনিয়া উপজেলায় কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না, তবে ঢাকা থেকে সরাসরি বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সাথে; ঢাকা থেকে সৈয়দপুর এসে সেখান থেকে সড়কপথে কাউনিয়া উপজেলায় আসা যায়। বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়ার প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে ঢাকা থেকে সৈয়দপুর আসার জন্য। বাংলাদেশ বিমানের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা-সৈয়দপুর ও সৈয়দপুর-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০ এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ * ঢাকা হতে সৈয়দপুর শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০২ টা ২০ মিনিট; * সৈয়দপুর হতে ঢাকা শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি দুপুর ০৩ টা ৩৫ মিনিট। এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ ম্যানেজার, সৈয়দপুর বিমান বন্দর, মোবাইল ০১৫৫৬-৩৮৩ ৩৪৯। অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে কেবলমাত্র স্থানীয় পর্যায় ছাড়া অন্য কোনো এলাকার সাথে, কিংবা ঢাকা থেকে বা অন্যান্য বড় শহর হতে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না। অবশ্য, চরাঞ্চলে যোগাযোগের একমাত্র বাহন নৌযান। গঙ্গা নদী বিহারের সমভূমি অঞ্চলকে দুটি অসম অংশে বিভক্ত করে পশ্চিম থেকে পূর্বে প্রবাহিত হয়। দুটি অঞ্চলের আলাদা সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত পরিচয় রয়েছে। * বোধগয়া বিমানবন্দর মূলত বৌদ্ধ পর্যটকদের সুবিধার্থে ব্যাংকক (থাইল্যান্ড) এবং পারো (ভুটান) এর মতো দেশগুলি থেকে বিমান পরিষেবা রয়েছে। এছাড়াও পাটনা বিমানবন্দর দেশের বিভিন্ন প্রধান শহরের সাথে বিমান পরিষেবা দ্বারা যুক্ত। বিহার ভারতের সমস্ত প্রধান শহরের সাথে ট্রেন দ্বারা সংযুক্ত। রাজধানী পাটনা পৌঁছানোর জন্য কিছু ভাল ট্রেন হল: * দিল্লি থেকে পাটনা রাজধানী এক্সপ্রেস (২৩০৯/২৩১০ সম্পূর্ণ ক্রান্তি এক্সপ্রেস (রাত্রি যাত্রা) * কলকাতা থেকে জন শতাব্দী এক্সপ্রেস। (৮-৯ ঘণ্টা) * মুম্বাই রাজেন্দ্রনগর লোকমান্য তিলক টার্মিনাস (কুরলা) এক্সপ্রেস * বারাণসী থেকে বিভূতি এক্সপ্রেস। (৬ ঘণ্টা)। বিহার দেশের বিভিন্ন প্রধান শহরের সাথে সড়কপথে যুক্ত। কিছু প্রধান জাতীয় মহাসড়ক যা এটিকে অন্যান্য স্থানের সাথে সংযুক্ত করে। এর মধ্যে রয়েছে এনএইচ ২, ১৯, ২৮, ৩০ এবং ৩১।রাঁচি, জামশেদপুর, কলকাতা, শিলিগুড়ি এবং নেপাল সীমান্ত পর্যন্ত পাটনার ডিলাক্স বাস পরিষেবা রয়েছে। বিহারে সাধারণভাবে উত্তর ভারতীয় খাবার পাওয়া যায়। সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবারের মধ্যে চাল, ডাল এবং সবজি প্রধান উপাদান। বিহারের জন্য বিখ্যাত কিছু খাবারের মধ্যে রয়েছে ছাতুর পরটা, এটি ছোলার ছাতু ও ময়দা দিয়ে প্রস্তুত হয়। লিট্টি-চোখা এখন বিহারের একটি পরিচয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। যদিও এটি উত্তর প্রদেশের ভোজপুরি অঞ্চলের ব্যাপকভাবে প্রচলিত একটি খাবার। আম সরবত এটি সবুজ রঙের আম থেকে তৈরি করা হয়। কাঁচা আমের রস এবং জল, লবণ, গোলমরিচ, লঙ্কার গুঁড়ো ইত্যাদির সাথে মিশিয়ে তৈরি হয়। এটি প্রধানত গ্রীষ্মের ঋতুতে পানীয় হিসাবে দেওয়া হয়। আসলে এই সময়ে এটি তাপপ্রবাহ ইত্যাদির মতো গরম বাতাস থেকেও রক্ষা করে। বীরভূম-মুর্শিদাবাদ পশ্চিমবঙ্গের একটি অঞ্চল, যা বীরভূম ও মুর্শিদাবাদ জেলা নিয়ে গঠিত। বীরভূম তার লোকসংস্কৃতির জন্য বিশেষত বাউল নামে পরিচিত ভ্রাম্যমাণ গায়কদের জন্য বিখ্যাত। জেলাটি লালচে রঙের মাটির কারণে "রাঙ্গা মাটির দেশ" নামেও পরিচিত। মুর্শিদাবাদ ছিল সর্বশেষ স্বাধীন বাংলা রাজ্যেরঐতিহাসিক কেন্দ্র। | ধরন go নাম তারাপীঠ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q7685490 বীরভূম জেলার একটি ক্ষুদ্র মন্দির নগরী। এই শহর তান্ত্রিক দেবী তারার মন্দির ও মন্দির-সংলগ্ন শ্মশানক্ষেত্রের জন্য বিখ্যাত। | ধরন go| নাম বক্রেশ্বর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3350684 বক্রেশ্বর ৫১টি শক্তিপীঠের অন্যতম এবং হিন্দুদের একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থ। | ধরন go| নাম জয়দেব কেন্দুলি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q6167749 জয়দেব কেন্দুলি mdash; দ্বাদশ শতাব্দীর সংস্কৃত কবি জয়দেবের জন্মস্থান, এছাড়া পুরানো মন্দির ও মেলার জন্য বিখ্যাত | ধরন go| নাম কর্ণসুবর্ণ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3350691 mdash; বাংলার প্রথম স্বাধীন শাসক শশাঙ্কের (৬০৬-৬৩৭ খ্রি) রাজধানী। সপ্তম শতকের চৈনিক পরিব্রাজক হিউয়েন-সাং-এর ভ্রমণ বৃত্তান্ত 'জিউ জি'-তে 'কিলোনসুফলন' হিসেবে এর উল্লেখ পাওয়া যায় | ধরন go| নাম মহীপাল অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q61355557 মুর্শিদাবাদ জেলায় অবস্থিত পালযুগের স্মৃতিবিজড়িত একটি প্রত্নস্থল। লোকপ্রবাদ অনুসারে, এখানে পালবংশের রাজা মহীপালের প্রাসাদ ছিল | ধরন go| নাম শান্তিনিকেতন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1026431 | ধরন go| নাম নানূর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q6964093 mdash; আনুমানিক ১৪শ শতাব্দীর সংস্কৃত কবি চণ্ডীদাস রামির জন্মস্থান | ধরন =go| নাম লাভপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q6467020 এটি মূলত একটি কৃষি জেলা। শান্তিনিকেতনের আশেপাশ এবং মন্দির ও শক্তি পিঠের কারণে প্রচুর সংখ্যক পর্যটকের আগমন হয়। * রেলপথে এটি কলকাতার সাথে সুসংযুক্ত। * সড়ক পথে পানাগড়-মোরগ্রাম এক্সপ্রেসওয়েটি এনএইচ ৫-এর সাথে গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডকে (এনএইচ ২) সংযুক্ত করে জেলাটি অতিক্রম করেছে। এছাড়া জেলাতে প্রবেশের আরও কয়েকটি পয়েন্ট রয়েছে। * বাসে করে পার্শ্ববর্তী জেলাগুলি থেকে বীরভূমে বাস আসা-যাওয়া করে। * সাঁথিয়া শহরের নন্দিকেশ্বরী মন্দির। * শক্তি পিঠ মন্দির শহর। * কুন্ডোলায় অবস্থিত সর্বমঙ্গলা মন্দির (৩০০ বছরের পুরানো গ্রাম যা একসময় জমিদার মুখার্জির পরিবার শাসন করত)। * তারাপীঠে মা তারা মন্দির। * শিউড়ী থেকে মশানজোড় যাওয়ার পথে সবুজ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। * বোলপুর শহরের কাছে কংকালিতলা মন্দির। * নালহাটি শহরে নালতেশ্বরী মন্দির। পাথর চাপুরীতে দত্ত মাহবুব শাহের (রহমতুল্লাহ আলাইহের) মাজারে (সমাধিতে) যান। সিউড়ি মিষ্টি, মোরব্বা এবং আচারের জন্য বিখ্যাত। মোরব্বা বিভিন্ন শাকসবজি/ফলের আইটেমগুলি দিয়ে তৈরি করা হয় যা চিনির রসে সংরক্ষণ করা হয়: পটলের মোরব্বা, বেলের মোরব্বা, চাল কুমড়ার মোরব্বা (আগ্রায় পেঠা নামে পরিচিত সতা মুলির মোরব্বা, আমলকির মোরব্বা এবং আরও অনেক কিছু। এগুলি মিষ্টির দোকানে পাওয়া যায়। আপনি যদি দুঃসাহসিক ধরনের হন তবে তাজা তাড়ির রস পান করে দেখুন। টেপারা সকালে গ্রামীণ অঞ্চলের রাস্তার পাশে গাছ থেকে এগুলি নামিয়ে আনেন। | region4description=এটি কখনই ব্রিটিশ ভারত এ অন্তর্ভুক্ত ছিল না। পরিবর্তে এটি স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত ২০০ টিরও বেশি মৌখিকভাবে সার্বভৌম রাজ্য হিসাবে ছিল। | region5description=রাজ্য ও দেশের বৃহত্তম জেলা। মূল শহরটি ভূজ]]। এখানে উল্লেখযোগ্য আটটি শহর রয়েছে। mdash; গুজরাটের প্রশাসনিক রাজধানী, অক্ষরধাম মন্দির শহর এবং দ্বিতীয় পরিকল্পিত শহর, গ্রীন সিটি mdash; এখানে খোলা তৃণভূমিতে ব্ল্যাকবাক এবং নীলগাইয়ের (নীল বাইসন) বাস। | ধরন see| নাম দ্বারকা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q817247 | ধরন see| নাম পলিটানা মন্দির| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2800980 mdash; | ধরন see| নাম সোমনাথ মন্দির| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1143887 | ধরন see| নাম সূর্য মন্দির, মধেরা| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2570737 বাংলা বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি ভাষা এবং ভারতের ২২ টি সরকারি ভাষার একটি। এটি বাংলাদেশের বেশিরভাগ জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং রাজ্যের লোকেরা প্রথম ভাষা। ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম মহানগরী কলকাতার প্রধান ভাষা হল বাংলা। এটি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের একটি প্রধান ভাষাও। বাংলা বিশ্বের ষষ্ঠ সর্বাধিক কথ্য ভাষা। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=দ্য তামারিন্ড অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=ময়ূরাক্ষী সরণি, সাঁইথিয়া, পশ্চিমবঙ্গ | সময়সূচী=সকাল ৮:৩০ টা থেকে রাত ১০:৩০ টা মূল্য= ছাগলনাইয়া উপজেলা বাংলাদেশের ফেনী জেলা]]র একটি উপজেলা। ছাগলনাইয়ার হিন্দু জমিদার বিনোদ বিহারির বাড়িটি আট একর জায়গাজুড়ে নির্মিত। বর্তমান উপজেলা শহরের বাঁশপাড়ায় এর অবস্থান। বাড়ির পাশে রয়েছে সাতটি চিতা মন্দির। এজন্য এর নাম সাত মন্দির বাড়ি বা রাজবাড়ি বা সাত মঠ হিসেবে পরিচিত পেয়েছে। ১৯৪৮ সালের দিকে জমিদার বিনোদ বিহারি কলকাতা চলে যান। বাড়িটি রেখেই তিনি চলে যান। বর্তমানে স্থানীয় বাসিন্দারা এখানে বসবাস করেন। এটি ফেনী জেলার প্রাচীন একটি মন্দির বা মঠ। সমস্ত কিছুই উইকিভ্রমণের অন্তর্ভুক্ত নয়। আমাদের মাঝে মাঝে নিবন্ধ, ফাইল এবং টেমপ্লেট মুছতে হয়; এই নীতিমালা কেন এবং কীভাবে তা আমরা করি সেটি সজ্ঞায়িত করে। আমরা খুব কমই অন্য পৃষ্ঠাগুলি থেকে অনুলিপি করা পৃষ্ঠাগুলি অপসারণ করি এবং এটি ভ্রমণ গাইডকে উন্নত করার জন্য বিশ্বাস-প্রচেষ্টার ফলাফল। প্রায়শই এটি করার জন্য প্রয়োজন হয় না। এই নিবন্ধে কীভাবে একটি পাতা মুছে ফেলা যায়, এবং যখন আপনি মনে করেন যে আপনার একটি পাতা মুছে ফেলার প্রয়োজন আছে, কিন্তু আসলে তা করার প্রয়োজন নেই তখন কী করতে হবে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। একটি পাতা কেবল আমাদের লক্ষ্যের সাথে খাপ খায় না, কেবল এরকম দাবি পাতা মুছে ফেলার যৌক্তিকতার জন্য যথেষ্ট নয়। পাতা মুছে ফেলার জন্য নির্দিষ্ট নীতির উল্লেখ করা দরকার। নিবন্ধ ভুক্তিগুলো সাইট থেকে মুছে ফেলা উচিত যখন এগুলি কপিরাইট লঙ্ঘন, এবং তৈরির পর থেকে শুধু তাই হয়েছে। শুধুমাত্র যেহেতু পাঠ্যটি কপিরাইট লঙ্ঘন, তার মানে এই নয় যে নিবন্ধটির অস্তিত্ব থাকা উচিত নয়, তবে একটি মুছে ফেললে পাতাটির ইতিহাস থেকে কপিরাইট লঙ্ঘনও অপসারিত হয়, যা কাম্য। এগুলি এমন ভ্রমণসূচী যা এক বছরের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে সম্পাদনা না করে রূপরেখার স্থিতিতে রয়েছে। যেহেতু যে কোনও বিষয় সম্পর্কে একটি ভ্রমণসূচি হতে পারে, ভ্রমণসূচিগুলি হয় সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে অথবা কিছু স্তরের সমাপ্তি অর্জন করতে হবে। ভ্রমণসূচি আউটলাইন স্তরে ভ্রমণসূচি ট্যাগ হিসেবে টেমপ্লেট:রূপরেখা ব্যবহার করা উচিত। উল্লেখ্য, আলাস্কা হাইওয়ে বা অন্নপূর্ণা সার্কিটের মতো যথেষ্ট বিখ্যাত, চিহ্নিত রুটগুলি নিবন্ধের স্থিতি বা বয়স নির্বিশেষে অব্যাহতি প্রাপ্ত। এগুলো এমম উইকিভ্রমণ:ভ্রমণপ্রসঙ্গ যা এক বছরের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে সম্পাদনা না করে রূপরেখার স্থিতিতে রয়েছে, এবং পুনঃনির্দেশিত করার জন্য কোনও উপযুক্ত ভ্রমণ প্রসঙ্গ নেই। টেমপ্লেট:Outlinetopic কে আউটলাইন স্তরে প্রসঙ্গ ট্যাগ করতে ব্যবহার করা উচিত। নিবন্ধ এন্ট্রিগুলি সাইট থেকে মুছে ফেলা উচিত নয় যখন এই বিষয়ের জন্য একটি বৈধ নিবন্ধ লেখা যেতে পারে। কিছু উদাহরণ: পিতৃহীন চিত্র অর্থাৎ, যেসব চিত্র কোনো নিবন্ধের অংশ হিসেবে ব্যবহার করা হয় নি। স্থানীয়ভাবে আপলোডকৃত চিত্রগুলি নিবন্ধগুলিকে সমর্থন করার জন্য, তাই এগুলোকে পিতৃহীন রাখা উচিত নয়। # প্রথমে যাচাই করুন যে নিবন্ধ বা চিত্রটি আসলেই অপসারণের যোগ্য। যদি আপনি নিশ্চিত না হন তাহলে আলাপ পাতায় একটি আলোচনা শুরু করুন। করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারীর আলোকে, উইকিভ্রমণের সাম্প্রতিক পদক্ষেপ সম্পর্কে আমরা আপনাকে অবহিত করতে চাই। উইকিভ্রমণে আমরা ভ্রমণের ব্যাপারে আবেগপ্রবণ। কিন্তু আমরা এটাও স্বীকার করি যে এই মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, যতটা সম্ভব ভাইরাসের বিস্তার রোধ করা এবং ভাইরাসের প্রভাব কমানো। আর আমরা বুঝতে পারছি যে এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের বাস্তবিক পরিস্থিতি হচ্ছে যে, আপাতত অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ দায়িত্বজ্ঞানহীন কাজ আর কোনোকোনো ক্ষেত্রে অসম্ভব। বিগত দিনগুলোতে আমাদের সম্প্রদায় আলোচনা করেছে কীভাবে বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির মধ্যে পর্যটকদের সেবা করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া যায়। আমাদের প্রধান পাতা]]য়, আপনি আমাদের বর্তমান মাসের গন্তব্য, গন্তব্যপথ, এবং বৈশিষ্ট্যযুক্ত ভ্রমণ নিবন্ধের সংযোগ পাবেন। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে এই প্রবন্ধগুলোকে স্বাভাবিক ভাবে প্রদর্শন করা অব্যাহত রাখা, যার মধ্যে রয়েছে আমাদের ফেসবুক পাতায় সেগুলো প্রচার করা। তাৎপর্যপূর্ণভাবে, আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে এখন বা অদূর ভবিষ্যতে এই সব স্থানে ভ্রমণের ধারণাকে তুলে ধরা নয়। আমাদের বৈশিষ্ট্যযুক্ত প্রবন্ধের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হচ্ছে, সবসময়ই আমাদের পাঠকদের কাছে উইকিভ্রমণের সর্বোত্তম মানের প্রবন্ধ উপস্থাপন করে নিবেদিত ভ্রমণ লেখক দলের কঠোর পরিশ্রমকে তুলে ধরা। আমরা গর্বিত যে আমাদের বৈশিষ্ট্যযুক্ত প্রবন্ধ গুলো বছরের পর বছর ধরে কিছু চমৎকার ভ্রমণ অভিযানের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে, এবং আমরা আশা করি যে আমাদের পাঠকরা আগামী মাসগুলোতে আমাদের সংরক্ষিত প্রবন্ধগুলো থেকে সমানভাবে অনুপ্রাণিত হবে। কিন্তু আবারো, আমরা আপনাকে অনুরোধ করছি যে এই সময়ের জন্য যে কোন অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ বন্ধ করুন। মহামারী পেরিয়ে যাওয়ার পরেও এই জায়গাগুলো আপনার জন্য অপেক্ষা করবে এবং ভ্রমণ শিল্প এবং স্থানীয় অর্থনীতির উপর মহামারীর গুরুতর প্রভাব দেখে, একজন পর্যটক হিসেবে আপনার পৃষ্ঠপোষকতা সম্ভবত আগের চেয়ে বেশি স্বাগত হবে। আমরা স্বীকার করি যে, এই চাপের সময়ে সামাজিক দূরত্ব আর লকডাউনের বিচ্ছিন্নতার পাশাপাশি ধারাবাহিক সংবাদ এবং তথ্যাদির ভীতিকর পরিবেশনের ফলে মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর সত্যিকারের প্রভাব ফেলছে এবং ফেলবে। আমরা চাই যে, আপনি পরিস্থিতির বিবর্তনের পাশাপাশি বিষয়গুলো সম্পর্কে পুরোপুরি অবহিত থাকুন। তবে আমরা সময়ে সময়ে আপনার মনকে সরিয়ে নেওয়ার মূল্যও বুঝতে পারি। যেমনকি, আপনি যদিও আক্ষরিক অর্থে এই সময়ে আপনার পছন্দের রৌদ্রোজ্জ্বল গ্রীষ্মপ্রধান দেশগুলোতে ভ্রমণ করতে পারবেন না; তবে আপনি আমাদের সাম্প্রতিক সময়ে যুক্ত করা বৈশিষ্ট্যযুক্ত নিবন্ধের সাহায্যে অনলাইনেই "বিশ্বভ্রমণ" করতে পারেন। এজন্য আমরা আমাদের বৈশিষ্ট্যময় নিবন্ধগুলো প্রদর্শন করা চালিয়ে যেতে চাইব। উইকিভ্রমণ সবার জন্য বিনামূল্যে, অবাণিজ্যিক, বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ নির্দেশিকা। আমাদের হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে, আমরা আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাতে চাই উইকিভ্রমণকে ভ্রমণ তথ্যের জন্য আপনার সবচেয়ে বিশ্বস্ত উৎস বানানোর জন্য। আমরা ভ্রমণ ভালবাসি এবং আমরা জানি আপনিও ভ্রমণ ভালবাসেন এবং আমরা বছরের পর বছর আপনার সেবায় থাকতে চাই। সব কিছুই একদিন শেষ হয়; করোনাভাইরাসও হবে, এবং আমরা সবাই আশা করি যত দ্রুত সম্ভব আমাদের স্বাভাবিক জীবন এবং আমাদের স্বাভাবিক ভ্রমণ পুনরায় শুরু করতে সক্ষম হবে। কিন্তু এখন, দয়া করে নিজে ভালো থাকুন, দয়া করে আপনার স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের সুপারিশগুলো খেয়াল রাখুন, এবং দয়া করে আপনার নিজের, আপনার প্রিয়জন এবং আপনার প্রতিবেশীদের খেয়াল রাখুন। উইকিভ্রমণে ভ্রমণ বিষয়ের এই নির্দেশিকা একটি নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে নিবন্ধ তালিকাভুক্ত করে। এটি একটি নির্দিষ্ট ভ্রমণ গাইডের গন্তব্য পাতায় যেতে খুব বড় বা বিস্তারিত ভ্রমণ টিপস। আবার এটি এত সাধারণ যে এর অনেক গন্তব্যে প্রতিটি নির্দিষ্ট ভ্রমণ নির্দেশিকায় থাকার প্রয়োজন নেই। পূর্ণাঙ্গ তালিকা পাবেন ভ্রমণ প্রসঙ্গ সূচি]]তে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া জেলার ঝালদা শহরের অনতিদূরে মাটির কাছাকাছি এক অনামি গ্রাম হল বেগুনকোদর। প্রকৃতির বুকে বড়ো সানের ঘাটওয়ালা পুকুর, খাল, ফল-ফসল, নানা বনফুলের উঁকিঝুঁকি, আর একদল সরল প্রকৃতির মানুষের নিঃসংকোচ আতিথেয়তা বেগুনকদরের বৈশিষ্ট্য। * দুদিনের ছুটিতে কলাকাতা থেকে প্রস্তুতি নিয়ে চড়ুইভাতির সরঞ্জাম না নিলেও চলতে পারে। স্থানীয় মানুষজনের সহযোগিতা সহজেই পাওয়া যায়। একদিনের চড়ুইভাতিটা ভালোই জমে যাবে একেবারে আক্ষরিক অর্থে প্রকৃতির বুকেই। বেগুনকোদরের মধ্যমণি হল এখানকার বর্ষোপ্রাচীন রাসমন্দির। * কলকাতার সিদোকানহু ডহর (এসপ্ল্যানেড) থেকে সরকারি এক্সপ্রেস বাসে সরাসরি ঝালদা সাত ঘণ্টার পথ। * ট্রেনে পুরুলিয়া হয়েও যাওয়া যায়। পুরুলিয়া থেকে পঞ্চাশ কিলোমিটার। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে হাওড়া বাইপাস, বেনারস রোড, আরামবাগ, বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া হয়ে বেগুনকোদর আনুমানিক তিনশো তিরিশ কিলোমিটার পথ। শুধু বেড়ানোর সময় ঝালদা বাজারের হোটেল-রেস্তোরাঁয় আমিষ, নিরামিষ, উত্তর এবং দক্ষিণ ভারতীয় সব খাবারই পাওয়া যায়। * চড়ুইভাতির পর ঝালদায় স্থানীয় হস্তশিল্পের নানা জিনিস আপনার মন ভরিয়ে দেবে। আগরতলা হল ভারতের অঙ্গরাজ্য ত্রিপুরার রাজধানী শহর। আগর গাছ থেকেই এই ভূখণ্ডের নাম আগরতলা হয়েছে। প্রায় পঞ্চাশ বছর আগে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা পাওয়া ত্রিপুরার রাজধানীর নগরায়নের ফলে দিনে দিনে এখানে আগর গাছের সংখ্যা কমতে থাকে। তবে আজো শহরের পুরোনো কোনো বাড়ির এক চিলতে উঠোনে গিয়ে পড়লে বিশাল আগর গাছ দেখতে পাবেন। উত্তর ত্রিপুরাসহ সারা রাজ্যেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে প্রচুর আগর গাছ আছে। হয়তো গৃহকর্তা বেশি দাম পাবার আশায় আগর গাছটাকে লালন করে যাচ্ছেন। কেননা, একটা বড়ো আগর গাছ লাখ টাকায় বিক্রি হয়। এই গাছ থেকে সুগন্ধি, ধূপ তৈরি হয়। ধূপের আরেক নাম 'আগরবাতি' এই গাছ থেকেই এসেছে। আগরতলা ছোট্ট শহর। শহরের এক প্রান্তে বিমানবন্দর, অন্যদিকে ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে চালু হওয়া রেল স্টেশন। চড়াই-উতরাইয়ের মাঝে রাজবাড়ির আদলে তৈরি রেল স্টেশন দেখার মতো। শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত অটো রিকশা চড়েই চলে যাওয়া যায়। পুরো শহরটা কয়েকটা টিলার সমাহার। আগরতলায় অবস্থিত প্রায় আড়াইশো বছরের মাণিক্য রাজবাড়ি, আলোঝলমল রাজ্য সংগ্রহশালা, জগন্নাথ মন্দির, বুদ্ধমন্দির, শহরের উপকণ্ঠে চাবাগান, রাবার বাগান ইত্যাদি দেখার মতো। আগরতলার সঙ্গে এই মুহূর্তে দেশের অন্যান্য অংশের সড়ক, রেল এবং বিমানপথে যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। * কলকাতা থেকে ঢাকা হয়ে সড়কপথে আগরতলায় যাওয়া যায়। * কলকাতা, গুয়াহাটি, ইম্ফল থেকে বিমানপথে আগরতলা যাতায়াত আছে। * কলকাতা থেকে উত্তরবঙ্গ, অসম হয়ে আগরতলা রেলপথে যাত্রী চলাচল হয়। রাজবাড়ির কাছে, শকুন্তলা রোডে, এছাড়া ত্রিপুরা ট্যুরিজমের কার্যালয়ে যোগাযোগ করলে ভালো হোটেল পাওয়া যাবে। আগরতলায় ত্রিপুরা রাজ্যের হস্তশিল্প, বিশেষ করে বাঁশের কাজ জগদ্বিখ্যাত। এসব লোভনীয় জিনিসের অসংখ্য দোকান এই শহরে আছে। কৈলাশহর হল ভারতের অঙ্গরাজ্য ত্রিপুরার নবগঠিত উনকোটি জেলার সদর শহর। ভারতের ভ্রমণ মানচিত্রে ত্রিপুরার যেসব জায়গা অগ্রগণ্য তার মধ্যে কৈলাশহর অবশ্যই গন্তব্য। কী নেই এখানে? পাহাড়, উপত্যকা ও সমতলভূমি সমন্বিত কৈলাশহর হল এককথায় ত্রিপুরার ছোটো সংস্করণ! একটা ছোটো বিমানবন্দর থাকায় আকাশপথ এবং স্থলপথ দুভাবেই যাওয়া যায়। আর রেলপথের যোগাযোগ বলতে নিকটতম স্টেশন ধর্মনগর এবং কুমারঘাট দুজায়গা থেকেই প্রায় সমদূরত্ব, পঞ্চাশ কিলোমিটারের মতো। কৈলাশহরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সত্যিই নজর কেড়ে নেয়। চড়াই-উতরাই উপত্যকায় চ-বাগান, পাহাড়ের উত্থিত পাথরে মূর্তি খোদাই করা, আর সমতলে থাকাখাওয়ার সুবিধে সবই আছে কৈলাশহরে। * আকাশপথে আগরতলা থেকে বিমানে যাওয়া যায়। * রেল এবং সড়কপথে অসম কিংবা আগরতলা থেকে ধর্মনগর অথবা কুমারঘাট হয়ে বাস, ট্যাক্সিতে যাওয়া যায়। * কৈলাশহরপৌরসভা অঞ্চল হওয়ায় এখানে থাকার হোটেল আছে। * এছাড়া ধর্মনগর এবং কুমারঘাটেও হোটেলে থাকতে পারেন। * কৈলাশহর হোটেলে ঘরোয়া মাছ-ভাত ছাড়াও দক্ষিণ এবং উত্তর ভারতীয়, বাংলাদেশী, চিনা সবরকম খাবারই পাওয়া যায়। * ভ্রমণের স্মৃতি হিসেবে স্থানীয় জিনিসের মধ্যে ত্রিপুরার বিখ্যাত বাঁশের শিল্পকর্ম অবশ্যই কিনবেন! উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের সম্প্রদায় উন্নয়ন দল আন্দোলনে বিদ্যমান বিভিন্ন ভূমিকায় স্বেচ্ছাসেবীরা কীভাবে শিখে এবং বিকাশ করে সে সম্পর্কে আরও জানতে চাইছে। আমাদের লক্ষ্য হল একটি আন্দোলন ওয়াকিবহাল কাঠামো তৈরি করা যা ভাগযোগ্য স্বচ্ছতা প্রদান করবে এবং আন্দোলনের মধ্যে কীভাবে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বিকাশ করতে পারে সে সম্পর্কে প্রবেশযোগ্য পথের প্রান্তরেখা প্রদান করবে। এই লক্ষ্যে, একজন উইকিমিডিয়া স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে আপনার যাত্রা সম্পর্কে জানতে আমাদের সম্প্রদায় আপনার সাথে কথা বলতে চাই। হোক আপনি গতকাল যোগ দিয়েছেন বা শুরু থেকেই এখানে আছেন, আমরা শুনতে চাই স্বেচ্ছাসেবীরা কীভাবে আমাদের আন্দোলনে যোগদান ও অবদান রাখে। একটি নতুন উইকি প্রকল্পের ঘোষণা! স্বাগত, বিমূর্ত উইকিপিডিয়া ক্যাথেরিন মাহের (নির্বাহী পরিচালক, উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন) তারা গৌণ উপাত্ত কেন্দ্রে ১ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবারে সকল ট্রাফিক নিয়ে যাবে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *এই সময়ে আপনি যদি সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটির বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটির বার্তা দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজ ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্ক স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। *১ সেপ্টেম্বর ২০২০ সপ্তাহের সময়কালীন একটি কোড বাধাদান থাকবে। কোন অ-অপরিহার্য কোড স্থাপন সঞ্চালিত হবে না। তারা মূল উপাত্ত কেন্দ্রে ২৭ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবারে আবার সকল ট্রাফিক ফেরত আনবে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *এই সময়ে আপনি যদি সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটির বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটির বার্তা দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজ ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্ক স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। *২৬ অক্টোবর ২০২০ সপ্তাহের সময়কালীন একটি কোড বাধাদান থাকবে। কোন অ-অপরিহার্য কোড স্থাপন সঞ্চালিত হবে না। দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল কলের পর প্রতিক্রিয়া দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনা (বৈশ্বিক কথোপকথন দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনার সময় নির্বাচন আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনা করতে দুটি সময় নির্বাচন করেছি, আপনারা আপনাদের পছন্দ মত মতামত ২৩ নভেম্বর এর মধ্যে দিতে পারেন। সবার মতামত অনুসারে ২৪ নভেম্বর আলোচনার জন্য একটি সময় নির্বাচন করে জানিয়ে দেয়া হবে। ;২৬ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিট (বাংলাদেশ সময়) ;২৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিট (বাংলাদেশ সময়) বিঃদ্রঃ আমাদের আজকের (১৯ নভেম্বর) আলোচনায় ৪ জন ২৭ নভেম্বর এবং ১ জন ২৬ নভেম্বর সমর্থন দিয়েছেন। সম্প্রদায়ের প্রযুক্তি দল, উইকিমিডিয়ার অভিজ্ঞ সম্পাদকদের জন্য সরঞ্জাম সৃষ্টিতে বেশি মনোনিবেশ করে থাকে। আপনি যে কোনও ভাষায় প্রস্তাব লিখতে পারেন, এবং আমরা সেগুলি আপনার জন্য অনুবাদ করব। আপনাকে ধন্যবাদ, এবং আমরা আপনার প্রস্তাবগুলি দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে রয়েছি! ১৮:১১, ২০ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি) দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনা (তৃতীয় দফা সবার মতামত অনুসারেে আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনা করতে আগামীকাল, ২৭ নভেম্বর রাত ৭:৩০ টায় (বাংলাদেশ সময় নির্বাচন করা হয়েছে। আলোচনা গুগল মিটে অনুষ্ঠিত হবে। আপনাকে আমি এই আলোচনাতে অংশগ্রহণ করতে আন্তরিক অনুরোধ করছি। নিয়মিত ব্যবহারকারীদের সাথে সাথে নতুন ব্যবহারকারী যে কাউকে স্বাগত। দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনা (তৃতীয় দফা সবার মতামত অনুসারেে আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনা করতে আগামীকাল, ২৭ নভেম্বর রাত ৭:৩০ টায় (বাংলাদেশ সময় নির্বাচন করা হয়েছে। আলোচনা গুগল মিটে অনুষ্ঠিত হবে। আপনাকে আমি এই আলোচনাতে অংশগ্রহণ করতে আন্তরিক অনুরোধ করছি। নিয়মিত ব্যবহারকারীদের সাথে সাথে নতুন ব্যবহারকারী যে কাউকে স্বাগত। দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনার সারসংক্ষেপ ১৫:৫৮, ১১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: বীরসিংহ হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ অঙ্গরাজ্যের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার এক প্রখ্যাত বর্ধিষ্ণু গ্রাম। প্রখ্যাত এই জন্যে যে, এখন থেকে ঠিক দুশো বছর আগে বাংলার নবজাগরণের দিশারী পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্ম হয়েছিল এই গ্রামে। ভারতের পর্যটন মানচিত্রে জায়গা করে নিচ্ছে এই বীরসিংহ গ্রাম; কেননা, গত ২০২০ খ্রিস্টাব্দে বিদ্যাসাগরের দ্বিশত জন্মবার্ষিকীতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারিভাবে ঘোষণা করেছিলেন যে, বীরসিংহ গ্রামকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে। বঙ্গীয় সাক্ষরতা প্রসার সমিতি প্রতি বছর বীরসিংহ গ্রামে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মদিন উপলক্ষ্যে বিদ্যাসাগর মেলা বসায়। এই মেলায় বিদ্যাসাগরের জীবন ও কর্ম সম্পর্কিত নানা প্রদর্শনী এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। ওই সময় বীরসিংহে আসলে ভ্রমণপিয়াসীরা একটা গ্রামীণ মেলার মজাও পেতে পারেন। জেলার নামের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এই অঞ্চলে অনেক মাটির বাড়ি আছে। এমনকি বীরসিংহ এবং পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোতে আসলে আপনি তিনতলা মাটির বাড়িও দেখতে পাবেন। বীরসিংহের লাগোয়া খড়ার গ্রামে গেলে দেখতে পাবেন ঘরে ঘরে পিতল-কাঁসার বাসন তৈরি হচ্ছে। হাতেনাতে গ্রামীণ শিল্প দেখার আনন্দ পেয়ে যাবেন। * কলকাতা থেকে সরাসরি সাধারণ/বাতানুকূল বাসে বীরসিংহ। * ট্রেনে হাওড়া স্টেশন থেকে পাঁশকুড়া, পাঁশকুড়া থেকে সিংহ ডাঙা, ওখান থেকে ই-রিকশায় বীরসিংহ। * নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে বিদ্যাসাগর সেতু পার হয়ে কোনা এক্সপ্রেস ওয়ে, ছ-নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে পাঁশকুড়া, ঘাটাল, রথীপুর, সিংহ ডাঙা হয়ে বীরসিংহ। বীরসিংহ থেকে তেরো কিলোমিটার দূরে ঘাটাল মহকুমা শহরে থাকার হোটেল পাওয়া যায়। সিংহ ডাঙা এবং প্রধানত ঘাটালে সব রকম আমিষ, নিরামিষ খাবারের হোটেল ও রেস্তোরাঁ পাওয়া যায়। বিদ্যাসাগর মেলা থেকে বেড়ানোর স্মৃতি হিসেবে নানা হস্তশিল্পের সম্ভার কিনতে পারবেন। আর খড়ার গ্রামে গেলে কারখানার দোকান থেকে পিতল-কাঁসার বাসন কিনতে পারেন। ছোট নিবন্ধ বা নিবন্ধের বিষয়বস্তু যাচাই করার মতো যথেষ্ট পরিমাণ লেখা নেই এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: শালবনি হল ভারতের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার এক ভ্রমণক্ষেত্র। পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালভূমি অঞ্চলের এটাই শুরু। একাধারে রুক্ষ মাটির ভয়াবহতা, আবার শালবনি নামের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এক বিশাল শাল গাছের অরণ্য এই দুয়ের সহাবস্থান নিয়ে শলবনি একেবারে অনন্য। এখানে আছে শতাধিক বছরের নানা দেবদেউল,যেমন কর্ণগড়ের দণ্ডেশ্বর মন্দির, সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল, ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের সিকিউরিটি নোট মুদ্রণ প্রেস এবং আধুনিক ইস্পাত প্রকল্প। স্থলপথ এবং রেলপথ দুভাবেই কলকাতার সঙ্গে যোগাযোগ আছে। বিস্তীর্ণ শালবন হল এই জায়গার বিশেষত্ব। শালবনি থানা কাছেই। বয়েজ এবং গার্লস স্কুল, দুর্গাবাড়ি, খেলার মাঠ, বাজার ইত্যাদি দিয়ে সাজানো শালবনি। * কলকাতা থেকে সাধারণ ও বাতানুকূল বাসে সরাসরি শালবনি। * হাওড়া স্টেশন থেকে খড়গপুর, মেদিনীপুর হয়ে লোকাল ও এক্সপ্রেস ট্রেনে শালবনি স্টেশন। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে বিদ্যাসাগর সেতু, কোনা এক্সপ্রেস ওয়ে, ছ-নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে খড়গপুর, মেদিনীপুর হয়ে শালবনি প্রায় ১৭০ কিলোমিটার পথ। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: [[ভারত মহাসাগর দক্ষিণে অবস্থিত ভারত দক্ষিণে অবস্থিত, শ্রীলঙ্কা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত একটি দ্বীপ। শ্রীলঙ্কা তার উপকূলরেখা, বন্যপ্রাণী এবং জীববৈচিত্র্য, চা বাগান, বাগান, মন্দির, স্মৃতিস্তম্ভ, এবং কয়েক সহস্রাব্দ আগের একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বরাবর চমৎকার সৈকত আছে। এর সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট (বেশিরভাগ বৌদ্ধ) সিংহলি এবং (অধিকাংশ হিন্দু) তামিল জাতিগত গোষ্ঠী, উল্লেখযোগ্য মুসলিম এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায় অন্তর্ভুক্ত। শ্রীলঙ্কা ৯টি প্রশাসনিক প্রদেশে বিভক্ত: | region1items ক্যান্ডি মাতালে নুওয়ারা এলিয়া সিগিরিয়া ডাম্বুলা]] | region1description=পার্বত্য ভূখণ্ডের কারণে "পার্বত্য দেশ" নামে পরিচিত। | region2name উত্তর প্রদেশ (শ্রীলঙ্কা উত্তর প্রদেশ]] | region2description= দেশের তামিলভাষী জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠের আবাসস্থল। প্রায় তিন দশকের যুদ্ধে বিধ্বস্ত হওয়ার পর এটি পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। | region3description= শ্রীলংকার প্রাচীন রাজ্যগুলি ২৫০০ বছরেরও বেশি পুরানো। ইতিহাসে সমৃদ্ধ, অঞ্চলটি সাংস্কৃতিক ত্রিভুজ হিসাবে পরিচিত। | region4name পূর্ব প্রদেশ (শ্রীলঙ্কা পূর্ব প্রদেশ]] | region4items ত্রিনকোমালি বাত্তিকালোয়া আরুগাম উপসাগর]] | region4description=ত্রিনকোমালিতে একটি বিরল প্রাকৃতিক বন্দর এবং মাইল বালুকাময় সৈকত রয়েছে। সার্ফারদের স্বর্গ। | region5name উত্তর পশ্চিম প্রদেশ (শ্রীলঙ্কা উত্তর পশ্চিম প্রদেশ]] | region5description=নারিকেল চাষ, ডলফিন পর্যবেক্ষণ, লবণ উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত | region7items গালে ওয়েলিগামা মাতারা টাঙ্গালে উনওয়াতুনা হাম্বানটোটা ইয়ালা জাতীয় উদ্যান]] | region8items বাদুল্লা হাপুতলে বন্দরওয়েলা]] | region9items শ্রী জয়াবর্ধনেপুরা কোট্টে বেরুওয়ালা কলম্বো গাম্পাহা নেগম্বো]] | নাম= অরুগাম বে| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বেশ কয়েকটি শীর্ষ সার্ফিং স্থানসহ উপকূল সৈকত শহর | বিবরণ=সিগিরিয়ার কাছাকাছি সুন্দর হোটেল সহ ঐতিহাসিক গুরুত্বের একটি শহর ও ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্থান | নাম= হর্টন সমভূমি| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ অনেক বিপন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদ এবং পাহাড়ী তৃণভূমি মেঘ বনকে ঘিরে রয়েছে | বিবরণ= আদিম প্রকৃতি এবং অ্যাডভেঞ্চার সন্ধানকারীদের আদর্শ, স্বচ্ছ জলে রাফটিং-এর জন্য পরিচিত, কলম্বো থেকে চার ঘন্টার পথ | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= মিরিসা| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত শহরগুলির মধ্যে একটি, সমুদ্রে তিমি ও ডলফিন দেখা যায়। | বিবরণ= সমুদ্র সৈকত এবং উচ্চমানের হোটেল রয়েছে | নাম= সিংহরাজা ফরেস্ট রিজার্ভ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= এটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের একটি | নাম= উনাওয়াতুনা| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= গালের খুব কাছাকাছি দক্ষিণ উপকূলের সমুদ্র সৈকত ও রিসর্ট | নাম= ইয়ালা ন্যাশনাল পার্ক| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= বন্যপ্রাণী সাফারির জন্য বিখ্যাত এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: * সংরক্ষণের পূর্বে প্রত্যেক সম্পাদনা যাচাই করুন। * এর সম্পর্কিত বিতর্কিত কোনো কিছু করবেন না। * তাৎপর্যপূর্ণ বা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এমন সম্পাদনা এড়িয়ে চলুন। * উইকিভ্রমণের সকল নিয়মনীতি ও সাধারণ আচার মেনে চলুন। গোরুমারা বনাঞ্চলটি ১৯৪৯ সালে একটি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এবং ১৯৯২ সালে জাতীয় উদ্যান ঘোষিত হয়। গোরুমারা জাতীয় উদ্যানে ৫০টি নথিবদ্ধ স্তন্যপায়ী প্রজাতি, ৩০০টি পাখির প্রজাতি, ২০টি সরীসৃপের প্রজাতি এবং ৩০টি উভচর প্রজাতি পাওয়া যায়। স্তন্যপায়ী গোরুমারা জাতীয় উদ্যানে ভারতীয় গণ্ডার, গৌর, এশীয় হাতি, শ্লথ ভাল্লুক, চিতল ও সম্বর হরিণের মতো বড়ো আকারের তৃণভোজী প্রাণী প্রচুর দেখা যায়। তুলনামূলকভাবে বড়ো আকারের মাংসাশী প্রাণীর অভাব রয়েছে। ব্যাঘ্র প্রজাতির একমাত্র চিতাবাঘই এখানে পাওয়া যায়। কিন্তু বেঙ্গল টাইগার, ভারতীয় বুনো কুকুর বা ভারতীয় নেকড়ের মতো প্রজাতি এখানে পাওয়া যায় না। মাঝে মাঝে অবশ্য বাঘের সন্ধান মেলে। তবে বিভিন্ন ধরনের ভাম, নেউল ও ছোটো বিড়াল দেখা যায়। এই উদ্যানে প্রচুর বুনো শুয়োর দেখা যায়। এছাড়া অতিবিপন্ন বেঁটে শুয়োরও এখানে দেখা গিয়েছে বলে জানা যায়। তাছাড়া বড়ো কাঠবিড়ালিসহ তীক্ষ্ণদন্তী প্রাণীও দেখা যায়। জানা গিয়েছে যে, এই উদ্যানে দুষ্প্রাপ্য হিসপিড খরগোশও রয়েছে। পাখি গোরুমারা জাতীয় উদ্যান প্রচুর সংখ্যক পাখির জন্যও বিখ্যাত – যার মধ্যে আলতাপরি, মৌটুসি, শাহ-বুলবুল, কেশরাজ ও রাজ ধনেশ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। অসংখ্য কাঠঠোকরা ও মথুরা পাখিও এই উদ্যানে বাস করে। ময়ূর প্রচুর দেখা যায়। চখাচখিসহ বিভিন্ন ধরনের পরিযায়ী পাখিও এই উদ্যানে নিয়মিত আসে। সরীসৃপ ও উভচর এই জাতীয় উদ্যানে বহু সংখ্যক বিষধর ও বিষহীন সাপ দেখা যায়। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সাপ ভারতীয় অজগর ও বিশ্বের সবচেয়ে বিষধর সাপগুলির অন্যতম গোখরো। আকাশপথে বাগডোগরা শিলিগুড়ি থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত) এই জাতীয় উদ্যানের নিকটতম বিমানবন্দর। সড়কপথে শিলিগুড়ি ও গুয়াহাটি শহরের মধ্যে সংযোগরক্ষাকারী ৩১ নং জাতীয় সড়ক গোরুমারা জাতীয় উদ্যানের কাছে লাটাগুড়ি (শিলিগুড়ি থেকে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চালসা ও নাগরাকাটার উপর দিয়ে গিয়েছে। লাটাগুড়ি থেকে গোরুমারার দূরত্ব ১ কিলোমিটার এবং চালসা থেকে ১০ কিলোমিটার। জাতীয় উদ্যানে ঢুকতে চালসা বা লাটাগুড়ি থেকে গাড়ি ভাড়া করলে ভালো হয়। গোরুমারা জাতীয় উদ্যানে প্রবেশে জন প্রতি প্রবেশমূল্য ৪০ টাকা। এছাড়া গাইড ও পার্কিং ফি আলাদা। বৃহস্পতিবার জাতীয় উদ্যান বন্ধ থাকে। | নাম= ভারত-ভুটান সীমান্ত অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= জলঢাকা নদী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= জলঢাকা নদী| উইকিউপাত্ত=Q6126710 | নাম=লাটাগুড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=মূর্তি নদী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= রায়ডাক নদী| অন্য=রায়ডাক নদ ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= রায়ডাক নদী| উইকিউপাত্ত=Q3647339 | নাম=তিস্তা নদী অন্য ইউআরএল ইমেইল= গোরুমারা জাতীয় উদ্যানে বন্যপ্রাণী পর্যবেক্ষণের শ্রেষ্ঠ উপায় হল শক্তিশালী দূরবীনের ব্যবহার। এছাড়া রাত্রিকালীন সার্চলাইট এবং অসংখ্য ওয়াচটাওয়ারের সুবিধাও এই উদ্যানে পাওয়া যায়। ওয়াচটাওয়ারগুলি হল: | নাম=চন্দ্রচূড় ওয়াচটাওয়ার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=মূর্তি ফরেস্ট বাংলোর কাছে | নাম=চুকচুকি বার্ড-ওয়াচিং পয়েন্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=পাখি পর্যবেক্ষণের পক্ষে ভালো | নাম=যাত্রাপ্রসাদ ওয়াচটাওয়ার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=একটি স্বনামধন্য হাতির নামাঙ্কিত | নাম=মেদলা ওয়াচটাওয়ার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=রাইনো অবজারভেশন পয়েন্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=গোরুমারা বন বাংলোর সম্মুখবর্তী ওয়াচটাওয়ার গোরুমারা জাতীয় উদ্যানে রেঞ্জার-পরিচালিত বা অন্য কোনও রকম ভাবে যানবাহন বা হস্তীপৃষ্ঠে সাফারির বন্দোবস্ত নেই। পাকা রাস্তায় হাইকিং-এর ছাড়পত্র দেওয়া হয়। কিন্তু এই অরণ্যে হাতি, গৌর ও গণ্ডারের সংখ্যাধিক্যের কারণে তা নিরাপদ নয়। বর্ষাকালে (সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত) জাতীয় উদ্যানটি বন্ধ থাকে। | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= জলদাপাড়া ট্যুরিস্ট লজ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= মাদারিহাট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ঠিকানা= চক মৌলানি, লাটাগুড়ি| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= জলদাপাড়া ট্যুরিস্ট লজ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= মাদারিহাট| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= বঙাইগাঁও ভারতের আসামের পূর্ব অংশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলির মধ্যে একটি। গুয়াহাটির লোকপ্রিয় গোপীনাথ বোর্দোলোই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি বঙাইগাঁওয়ের নিকটতম বিমানবন্দর। বঙাইগাঁও ভারতীয় রেলের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল অঞ্চলের অধীনে পড়ে। বঙাইগাঁওতে দুটি স্টেশন রয়েছে: নিউ বঙাইগাঁও রেলওয়ে স্টেশন (আসামের দ্বিতীয় বৃহত্তম) এবং বঙাইগাঁও (পুরানো) স্টেশন। প্রধান শহরগুলির সাথে বঙাইগাঁও পরিষেবা প্রদানকারী প্রধান ট্রেনগুলি হল গুয়াহাটি রাজধানী এক্সপ্রেস, পূর্বোত্তর সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেস, সরাইঘাট এক্সপ্রেস, ব্রহ্মপুত্র মেল, নর্থ ইস্ট এক্সপ্রেস, গুয়াহাটি ব্যাঙ্গালোর এক্সপ্রেস, গুয়াহাটি এর্নাকুলাম এক্সপ্রেস এবং কামরূপ এক্সপ্রেস। ৩১ নং জাতীয় সড়ক বঙাইগাঁওকে বিহার, ঝাড়খন্ড এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সাথে সংযুক্ত করেছে। আসামের গোয়ালপাড়া থেকে নাগাল্যান্ডের ডিমাপুর পর্যন্ত নরনারায়ণ সেতু হয়ে ৩৭ নম্বর জাতীয় সড়ক আসামের পুরো দৈর্ঘ্য অতিক্রম করে জোড়হাট এবং ডিব্রুগড় সহ আসামের প্রায় সমস্ত প্রধান শহরের সাথে বঙাইগাঁওকে সংযুক্ত করেছে। ৩১সি জাতীয় সড়ক বঙাইগাঁওকে গুয়াহাটির সাথে সংযুক্ত করেছে এবং ৩৭ নম্বর জাতীয় সড়কও গুয়াহাটির সাথে বঙাইগাঁওকে সংযুক্ত করেছে। //সম্পাদনাা গণনা আমার অবদান( সম্পাদনা সংখ্যা) শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের উপকূলীয় জেলা বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ পশ্চিমে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের নলবুনিয়া এলাকায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে খড়স্রোতা পায়রা, বিষখালী ও বলেশ্বর নদীর মোহনায় অবস্থিত। সড়ক কিংবা নৌপথে বরগুনায় যেতে পারেন। রাজধানীর গাবতলি ও সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে সাকুরা, মেঘনাসহ বিভিন্ন পরিবহনের বাস বরগুনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এছাড়া লোকাল বাসও পাবেন যাতায়াতের জন্য। তবে সময় বাচাতে লোকাল বাসে না যাওয়াই ভালো। নৌপথে যেতে চাইলে আপনাকে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে লঞ্চে উঠতে হবে। এম ভি যুবরাজ-২, এম ভি নুসরাত সরাসরি ও লোকাল লঞ্চ বিকেল ৫-৬ টার মাঝে বরগুনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। ডেক ও সিঙ্গেল কেবিনের ভাড়া যথাক্রমে ২৫০ ও ১,০০০ টাকা যা পরিবর্তনশীল। বাস কিংবা লঞ্চে বরগুনায় পৌঁছে সেখান থেকে মোটরসাইকেল বা বাসে শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকতে যেতে পারবেন। বরগুনা শহরে আবাসিক হোটেল বা রেস্ট হাউজগুলোতে রাত্রি যাপন করতে পারেন। রেস্ট হাউজগুলো হচ্ছে জেলা পরিষদ রেস্ট হাউজ, এলজিইডি রেস্ট হাউজ, পানি উন্নয়ন বোর্ড রেস্ট হাউজ, সিয়ারপি রেস্ট হাউজ ইত্যাদি। সাধারণ মানের হোটেলও পাবেন এখানে। হোটেলের মাঝে হোটেল তাজবিন, হোটেল আলম, বসুন্ধরা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তবে ভালো মানের হোটেলের জন্য আপনাকে বরিশাল সদরে আসতে হবে। নদী-সমুদ্রের তাজা মাছ পাবেন এখানের হোটেলগুলোতে। স্বল্প খরচে মাছ ভাত বা স্থানীয় খাবার খেতে পারবেন। এছাড়াও আপনি আপনার সুবিধামত স্থানীয় হোটেলগুলি থেকে পছন্দমত খাবার খেতে পারবেন। ঢাকা গাবতলি থেকে সরাসরি পাথরঘাটা যাওয়ার বাসের ভাড়া জনপ্রতি ৬৫০ টাকা। চাইলে বরগুনা বা বরিশালগামী লঞ্চে চড়েও যেতে পারবেন। বরিশাল থেকে প্রতি ঘন্টায় পাথরঘাটার উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায়। বরিশাল থেকে পাথরঘাটার ভাড়া ২০০ টাকা। যদি বরগুনার লঞ্চে যাত্রা করেন তবে কাকচিড়া ঘাটে লঞ্চ থেকে নেমে মটরসাইকেল ভাড়া করে সহজে পাথরঘাটায় যেতে পারবেন। পাথরঘাটা থেকে বাইকে চড়ে হরিনঘাটা যেতে ৩০ মিনিট লাগে। হরিণঘাটায় রাত্রিযাপনের তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই। তবে পাথারঘাটায় সরকারি ডাকবাংলো এবং কয়েকটি আবাসিক হোটেলে আছে। কিংবা বরগুনা শহরে ফিরে এসে হোটেলে রাত্রি যাপন করতে পারেন। চীনের মহাপ্রাচীর 万里长城 wàn lǐ chǐng chéng) চীনের লিয়াওনিং হতে হেবেই, তিয়ানজিন বেইজিং ইনার মঙ্গোলিয়া, শানসি, শাংসি এবং নিংজিয়া হয়ে গ্যানসুতে প্রসারিত একটি ধারাবাহিক দেয়াল। চীনের মহাপ্রাচীরটি কয়েক হাজার কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের হওয়ায় অনেক জায়গায় ঘুরে দেখা যায়। এর অবস্থা চমৎকার থেকে ধ্বংসপ্রাপ্ত এবং প্রবেশ্যযোগ্যতার মধ্যে রয়েছে সোজা থেকে শুরু করে বেশ কঠিন। উল্লেখ্য যে বিভিন্ন বিভাগের প্রত্যেকের নিজস্ব ভর্তি ফি রয়েছে, যেমন আপনি যদি জিনশালিং থেকে সিমাতাইয়ে হাইক করতে চান তবে আপনাকে সম্ভবত দ্বীগুণ ভাড়া দিতে হবে। যদিও এর নির্মাণটি প্রথম সম্রাট কিন শি হুয়াং ডি-এর ২য় খৃষ্টপূর্ব শতাব্দীর টাইরানিক্যাল রাজত্বের সাথে জড়িত, তবে যে প্রাচীরটি পর্যটকরা বর্তমানে দেখেন তা মিং রাজবংশের অনেক পরে হয়েছে। আমাদের পরিচিত মহাপ্রাচীরটি আসলে বিভিন্ন সম্রাটের দ্বারা বিভিন্ন সময়ে নির্মিত বেশ কয়েকটি দেয়ালের একটি ধারাবাহিক। প্রথম মহাপ্রাচীর ২২১-২০৭ খৃষ্টপূর্বাব্দে কিন রাজবংশ দ্বারা নির্মিত দ্বিতীয় মহাপ্রাচীর ২০৫-১২৭ খৃষ্টপূর্বাব্দে হান রাজবংশ দ্বারা নির্মিত তৃতীয় মহাপ্রাচীর ১২০০ খ্রিস্টাব্দে জিন রাজবংশ দ্বারা নির্মিত চতুর্থ মহাপ্রাচীর ১৩৬৭–১৬৪৪ খ্রিস্টাব্দে মিং রাজবংশ দ্বারা নির্মিত অন্যান্য দেয়ালগুলির বেশিরভাগই এখন ধ্বংসাবশেষ। সকল ছবিতে মিংদের প্রাচীরই দেখা যায়। প্রথম মহাপ্রাচীরটি খ্রিস্টপূর্ব ২১৪ সালে কিন শি হুয়াং ডি দ্বারা তাঁর শাসন সুসংহতকরণ এবং প্রথমবারের মতো একটি একক চীন তৈরি করার পরে নির্মিত হয়েছিল। উত্তর থেকে জিয়াংনু আক্রমণকারীদের আক্রমণ থামানোর জন্য এই প্রাচীরটি তৈরি করা হয়েছিল। প্রথম মহাপ্রাচীর তৈরির জন্য ৩২ বছরের নির্মানকালে ৫,০০,০০ শ্রমিক কাজ করেছিল। যদিও প্রাচীরটি শত্রুদের দূরে রাখতে কাজ করেছিল, অভ্যন্তরীণ চাপগুলি থামানোর জন্য এটি কিছুই করেনি যা খ্রিস্টপূর্ব ২০৬ সালে শাসন পরিবর্তনের এবং হান রাজবংশের নতুন নেতৃত্বের দিকে পরিচালিত করে। প্রথম হান সম্রাট গাওজু আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে প্রাচীরের সুবিধাগুলি দ্রুতই প্রত্যক্ষ করতে পেরেছিলেন এবং গানসু প্রদেশের ঝাওচিয়াং পর্যন্ত প্রাচীর প্রসারিত আরও করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। মহাপ্রাচীরের অনেক স্থান ধ্বসে যাওয়ায় এবং অনেক স্থানে আক্রমণকারীরা প্রাচীর ভেদ করতে সক্ষম হওয়ার কারণে ৭০ বছরের অধিক পরেও হান রাজবংশ আক্রমণকারীদের সাথে যুদ্ধ করেই চলছিল। ১৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে হান রাজবংশের সম্রাট উ মূল প্রথম মহাপ্রাচীরটি প্রসারিত, পুনর্নির্মাণ এবং দূর্গকরণের কাজ শুরু করেন। ১২৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সম্রাট তাঁর শাসনে আরও অনেক অঞ্চল যোগ করার পরে একটি বড় সম্প্রসারণ কর্মসূচির আদেশ দেন যার ফলে দ্বিতীয় মহাপ্রাচীর তৈরি হয়। মহাপ্রাচীরটি হেক্সি করিডোর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছিল যার মাধ্যমে সিল্ক রোডের ট্রেডাররা পশ্চিমে এবং পশ্চিম থেকে ভ্রমণ করতে পারতো। হান রাজবংশটি ওয়েই, শু ও উ নামক তিনটি রাজ্যে পৃথক হয়ে গেলে উত্তরাঞ্চলীয় ওয়াই রাজ্যটি মহাপ্রাচীর বজায় রাখার কাজ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় যাতে তারা উত্তর সমভূমি থেকে রুরান ও ক্বিদান যাযাবরদের রুখতে পারে। অবিচ্ছিন্ন রক্ষণাবেক্ষণ সত্ত্বেও, রৌরান যাযাবররা অনবরত প্রাচীরটি ভেদ করতে থাকে। মহাপ্রাচীরটি অভ্যন্তরে এবং বাইরে বিভিন্ন রাজ্য অতিরিক্ত দেয়াল নির্মান করেছিল। অবশেষে ওয়েই রাজ্যটি জিন রাজবংশ (২৬৬ ৪২০ খ্রিস্টাব্দ) দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। লিয়াও ও সং রাজবংশের শাসনকাল অবধি মহাপ্রাচীরটির আর অতিরিক্ত কিছুই করা হয়নি। খিতান (মান্ড্যারিন ভাষায় কিদান (契丹 নামে পরিচিত একটি সংখ্যালঘু উপজাতি দ্বারা শাসিত লিয়াও রাজবংশ উত্তরাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতো এবং সং রাজবংশ দক্ষিণাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতো। লিয়াওরা মূলত চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জুরচেন (ম্যান্ডারিন ভাষায় নিউজেন (女真 হিসেবে পরিচিত) উপজাতিদের দ্বারা সমস্যায় পরছিলো বলে তারা হিলং এবং সোংহুয়া নদীর তীরে প্রতিরক্ষামূলক প্রাচীর তৈরি করেছিল। তবে এগুলো আক্রমণকারীদের দক্ষিণে আসতে বাধা দিতে ব্যর্থ হয়েছিল। ১১১৫ খ্রিস্টাব্দে জুরচেনরা জিন রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করে। তারা উত্তরাঞ্চল থেকে আসার ফলে মঙ্গলদের বিষয়ে সচেতন হয়ে ওঠে। তারা হেলংজিয়াং এবং মঙ্গোলিয়ায় তৃতীয় মহাপ্রাচীর নির্মাণ করে। এই প্রাচীরটির সম্পূর্ণ দৈর্ঘ্যজুড়ে পরিখা ছিলো। এই অসাধারণ দুর্গ নির্মাণ সত্ত্বেও মঙ্গোলরা ১২৭৬ খ্রিস্টাব্দে জিনদের সরিয়ে ইউয়ান রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করে। ইউয়ান রাজবংশের শাসন চলাকালীন প্রাচীরটি মেরামত বন্ধ হয়ে যায় এবং ১৩৬৮ খ্রিস্টাব্দে চীনা মিং রাজবংশ এসে ক্ষমতা দখল করে নেয়। মিং রাজবংশ জিনদের সরানোর পরে নিজেদের শাসন স্থায়ী করতে উদ্যোগী হয়। মিং রাজবংশের প্রথম সম্রাট হোংউ প্রাচীরটি পুনরায় তৈরি করেন এবং প্রাচীরব্যাপী দুর্গ নির্মাণ করে। তামু যুদ্ধের ফলে মঙ্গোলরা প্রাচীর নির্মানে আরও অধিক মনোযোগী হয়। ১৫৬৯ থেকে ১৫৮৩ খ্রিস্টাব্দে প্রাচীরের সর্বাধিই পরিচিত অংশই নির্মাণ করা হয় যাকে চতুর্থ মহাপ্রাচীর বলে চিহ্নিত করা হয়। এই চতুর্থ মহাপ্রাচীর মঙ্গোলদের অনেক আক্রমণ থেকে রক্ষা করেছে। জুরচেনরা আবার সংঘবদ্ধ হয়ে ম্যানচাস নাম ধারণ করে এবং ১৬৪৪ সালে চীন দখল করে কিং রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করে। এই সময় থেকে প্রাচীরটি নষ্ট হতে শুরু করে। স্থানীয়রা নিজেদের বাড়ি এবং অন্যান্য প্রকল্প তৈরির জন্য প্রাচীর থেকে পাথর নিতে শুরু করে। ১৯৮৪ সালে দেং জিয়াওপিং প্রাচীরটির পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং সুরক্ষার কাজ শুরু করে। ১৯৮৭ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্য অঞ্চল হিসেবে স্বীকৃত দেয়। দুর্ভেদ্য প্রাচীরে হাইকিং করুন । প্রাচীরের বন্য এবং দুর্ভেদ্য অংশসমূহে হাইকিং করে চীনের মহাপ্রাচীর ভ্রমণের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ করুন। আপনি যদি একটি বন্য অংশে একাধিক দিনের ট্রাকে যান বা সূর্যাস্ত দেখতে যান তবে আপনি ঘুমানোর ব্যাগ এবং মাদুর বিছিয়ে টাওয়ারই ঘুমাতে পারেন। তবে এটি পর্যটকদের অংশে করবেন না, অবশ্যই শুধুমাত্র বন্য অংশে করতে পারবেন। তবে প্রস্থানের সময় সবকিছু পরিষ্কার করে এবং আপনার বর্জ্য আপনার সাথে নিয়ে যাবেন। শীতল ঋতুতে বাতাস বা ঠান্ডা আটকাতে সাথে জ্যাকেট নিয়ে যাবেন। শীতকালে, প্রাচীরের তাপমাত্রা বেইজিং অপেক্ষা ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম হতে পারে। এই কম তাপমাত্রা এবং পর্বত থেকে আসে বাতাসের কারণে আপনাকে আপনার নিকটে থাকা জামাকাপড় ব্যবহার করতেই হবে। আপনি কিছু ভুলে গিয়ে থাকলে তা বিক্রেতাগণের নিকট থেক কিনতে পারবেন, তবে এখানে মূল্য স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি। এখানে শীতকালে ভিড় অনেক কম হয়। শীতকালীন সূর্য এবং, যদি আপনি ভাগ্যবান হন, তবে তুষারের কারণে আপনি প্রাচীরের অসাধারণ রূপ দেখতে পাবেন। গ্রীষ্মকালে আপনার প্রচুর পানির প্রয়োজন হবে, অবশ্য অধিক পরিদর্শিত অঞ্চলে প্রচুর বিক্রেতারা রয়েছে যারা প্রয়োজনীয় নানান জিনিস বিক্রি করে থাকে। বজ্রঝড়ের সম্ভাবনার জন্য প্রস্তুত থাকবেন, কেননা এখানে প্রায়ই হঠাৎ করে অল্প সময়ের জন্য তবে বেশ মারাত্মক বজ্রঝড় হয়ে থাকে। আপনার ভ্রমণের কোন চিহ্ন কোথাও ছেড়ে যাবেন না। এমনকি প্রত্যক্ষ করা কঠিন এমন স্থানেও আপনার নাম লিখবেন না বা স্মারক হিসেবে প্রাচীরের অংশ সাথে নিয়ে যাবেন না। যদি আপনার কোনো কাজের কারণে প্রাচীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহল কর্তৃপক্ষ আপনাকে চড়া জরিমানা এবং অন্যান্য শাস্তি দিতে পারে। আপনি প্রাচীরে হাইকিং করতে যেতে পারেন। তবে মনে রাখবেন প্রাচীরটির বেশিরভাগ স্থানই কাদামাটি এবং হালকা পাথরের এবং যদি আপনি রক্ষিত জায়গাগুলির বাইরে যান তবে আপনার নিজের দায়িত্ব আপনাকেই নিতে হবে। এমনকি আপনি যদি প্রাচীর দিয়ে নাও হাঁটেন, মাঝে মাঝে আপনি অগ্রসর হওয়ার জন্য পথ পাবেন, তবে সেগুলো খাড়া এবং নিরাপদ নয়। তাছাড়াও এখানে বিশুদ্ধ পানি পাওয়া কঠিন এবং কিছু কিছু অঞ্চলে পানি একেবারেই নাও থাকতে পারে। মাঝে মাঝে রাস্তার বা মোটরসারণির মতো বাধার সম্মুখীন হতে পারেন। সাহায্য পেতে পারেন এমন জায়গা বা গ্রাম অনেক দূরে অবস্থিত। সেখানে যেতে আপনাকে মাইলখানিক পথ পাড়ি দিতেও হতে পারে। এই প্রাচীরের ভালো মানচিত্রও পাওয়া যায় না। আবার এখানে ভালো পথনির্দেশক পাওয়াও বেশ কঠিন। কলোম্বো সিনহালা කොළඹ তামিল கொழும்பு) শ্রীলঙ্কার সর্ববৃহৎ শহর এবং বাণিজ্যিক রাজধানী। শ্রীলঙ্কার রাজধানী শ্রী জয়াবর্ধেনেপুরা কোট্টে]]তে স্থানান্তর করার পরেও অনেকে এটিকে শ্রীলঙ্কার রাজধানী বলে মনে করে। অন্য সাধারণ দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ শহরের মতোই কলম্বো আধুনিক জীবন এবং ঔপনিবেশিক ভবনের মিশ্রণে ভিড়াক্রান্ত, কোলাহলপূর্ণ, ব্যস্ত এবং প্রাণবন্ত। এটি দ্বীপটির আর্থিক কেন্দ্র এবং একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। কলম্বো শ্রীলঙ্কার বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক রাজধানী। পূর্বে এটি শ্রীলঙ্কার রাজধানী ছিলো কিন্তু পরবর্তীকালে শ্রী জয়াবর্ধেনেপুরা কোট্টে শহরতলীতে রাজধানী স্থানান্তর করা হয়। এটি ভারত মহাসাগরের কৌশলগত পথে থাকার কারণে কলম্বো দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম ব্যস্ত বন্দর এবং এটি ২,০০০ হাজার বছর আগেও প্রাচীন ব্যবসায়ীদের কাছে পরিচিত ছিল। এটি মেরিটাইম সিল্ক রোডের একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দর ছিল। বর্তমানে শহরটি দেশটির যাবতীয় কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দু এবং এখানে দেশটির বেশিরভাগ রেস্তোঁরা ও বিনোদন কেন্দ্র অবস্থিত। উইকিপ্রকল্প Check Wikipedia উইকিপিডিয়া পরীক্ষা) এর উদ্দেশ্য হচ্ছে উইকিপিডিয়ার সিনট্যাক্স পরিষ্কারকরণে সাহায্য করা এবং আরও কিছু ত্রুটি খুঁজে বের করা। প্রতিটি পরীক্ষার জন্য তালিকা উত্পাদন করতে ডাম্প ও নতুন নিবন্ধ একটি ধারাবাহিক পরীক্ষার মাধ্যমে চালিত হয়। এই পাতায় থাকা তালিকা প্রতিদিন হালনাগাদ করা হয়। এই স্ক্রিপ্টে বাগ থাকতে পারে এবং এটিও হতে পারে যা এই পাতায় থাকা প্রতিটি ত্রুটি আসলে ত্রুটি নয়। # বাংলা Checkwiki-র জন্য ব্যবহৃত নিয়ম: নিন্মলিখিত সরঞ্জাম এই সমস্যাটি সংশোধন করতে পারে: error_037_head_bnwikivoyage=পূর্বনির্ধারিতবাছাই বিশেষ অক্ষর সহ শিরোনাম অনুপস্থিত END error_083_head_bnwikivoyage=শিরোনাম তিনটি দিয়ে শুরু এবং পরে দ্বিতীয় স্তর দিয়ে শিরোনাম শুরু END error_088_head_bnwikivoyage=প্রথম অবস্থানে ফাঁকা রেখে পূর্বনির্ধারিতবাছাই END error_089_head_bnwikivoyage=কমার পরে শূন্যস্থান ছাড়া পূর্বনির্ধারিতবাছাই END error_091_head_bnwikivoyage=আন্তঃউইকি সংযোগ একটি বহিঃসংযোগ অথবা তথ্যসূত্র হিসাবে লেখা END error_095_head_bnwikivoyage=সম্পাদকের স্বাক্ষর বা ব্যবহারকারী নামস্থানের সংযোগ END তারপরও আপনি ব্লক থাকা অবস্থাতেও সাধারণত আপনার আলাপ পাতায় সম্পাদনা করতে পারবেন। * কিছু ক্ষেত্রে, আপনাকে আসলে অবরুদ্ধ নাও করা হতে পারে, হতে পারে আপনার ব্লক ইতিমধ্যে মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে, অথবা আপনাকে স্বতঃঅবরুদ্ধ করা হচ্ছে। যদি অবরুদ্ধ করা হয়, আপনি আনব্লক ট্যাগ ব্যবহার করে আবেদন করে ব্লক উঠিয়ে নেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন। আপনি যদি একটি লাল লিঙ্কে ক্লিক করেন এবং একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পান, তাহলে আপনাকে পাতা সম্পাদনা থেকে অবরুদ্ধ করা হয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: কালকা রেলওয়ে স্টেশনটি দিল্লি-কালকা লাইনের উত্তর টার্মিনাস এবং ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান কালকা―সিমলা রেলওয়ের সূচনা বিন্দু। সোলান হয়ে সিমলা]]র প্রায় ১০০ কিলোমিটার পর্বতভেদী রাস্তা অতিক্রম করা হয় কালকা থেকে। ১৯০৩ সালে এর যাত্রা শুরু হয়। কালকা―সিমলা যাতায়াতের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র কালকার রেলওয়ে স্টেশন। | নাম=পিঞ্জোরে উদ্যান অন্য=Yadavindra Gardens ইউআরএল ইমেইল= | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স = | বিবরণ=মোঘল উদ্যানের আদলে সাতটি সোপান। এখানে জাদুঘরও রয়েছে।}} এই উপজেলার উত্তরে যশোর সদর উপজেলা এবং নড়াইল সদর উপজেলা দক্ষিণে খানজাহান আলী থানা ডুমুরিয়া উপজেলা দিঘলিয়া উপজেলা ও ফুলতলা উপজেলা পূর্বে নড়াইল সদর উপজেলা ও কালিয়া উপজেলা পশ্চিমে যশোর সদর উপজেলা ও মনিরামপুর উপজেলা]]। ==বাংলা উইকিভ্রমণে "Understand" এর অনুবাদ== ২০২১ সালের বোর্ড নির্বাচন ১৮ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের ফলাফল ২০২১ সালের বোর্ড নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককে ধন্যবাদ। নির্বাচন কমিটি ২০২১ সালের উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের ভোট পর্যালোচনা করেছে, যা চারজন নতুন ট্রাস্টি নির্বাচন করার জন্য আয়োজিত হয়েছিল। ২১৪টি প্রকল্প থেকে রেকর্ডসংখ্যক ৬,৮৭৩ জন ভোটার তাদের বৈধ ভোট দিয়েছেন। নিম্নলিখিত চার জন প্রার্থী সর্বাধিক সমর্থন পেয়েছেন: যদিও এই প্রার্থীদের সম্প্রদায়ের ভোটদানের মাধ্যমে র‍্যাঙ্কিং করা হয়েছে, তবুও তারা এখনও ট্রাস্টি বোর্ডে নিযুক্ত হননি। তাদের এখনও একটি সফলভাবে অতীত পটভূমি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং উপআইনে বর্ণিত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। বোর্ড এই মাসের শেষে নতুন ট্রাস্টি নিয়োগের জন্য একটি অস্থায়ী তারিখ নির্ধারণ করেছে। আন্দোলনের সনদ খসড়া প্রণয়ন কমিটির সদস্যদের চয়নার্থে ভোটদান আরম্ভ হয়েছে ভোটদান চলবে ১২ই অক্টোবর ২০২১ থেকে ২৪শে অক্টোবর ২০২১ অবধি। কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা হবে ১৫ জন। অনলাইন সম্প্রদায় নির্বাচন করবে ৭ জনকে, ৬ জন উইকিমিডিয়ার অধিগৃহীত সংস্থাদির দ্বারা চয়নিত হবেন, এবং ২ জনকে নিয়োগ করবে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন। ১লা নভেম্বর ২০২১-এর মধ্যে কমিটি গঠন করার পরিকল্পনা আছে। আন্দোলন কৌশল ও শাসনদল, উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন ০৫:৫৬, ১৩ অক্টোবর ২০২১ (ইউটিসি) জানুন কীভাবে আন্দোলনের কৌশল বাস্তবায়নের অনুদানগুলি আপনার আন্দোলনের কৌশল পরিকল্পনাগুলিকে সাহায্য করতে পারে নতুন আন্দোলনের সনদ খসড়া প্রণয়ন কমিটির সদস্যদের সাথে পরিচিত হোন আন্দোলনের সনদ খসড়া প্রণয়ন কমিটির নির্বাচন এবং বাছাই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে। কমিটি শীঘ্রই এর কাজ শুরু করবে। বৈচিত্র্য এবং দক্ষতার ব্যবধান পূরণ করতে, কমিটি আরও তিন জন সদস্য নিয়োগ করতে পারে। বোর্ড অব ট্রাস্টিজ নির্বাচন সম্পর্কে প্রতিক্রিয়ার আহ্বান বার্তাটি মেটা-উইকিতে অতিরিক্ত ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।'' বোর্ড অব ট্রাস্টিজ আসন্ন নির্বাচন সম্পর্কে প্রতিক্রিয়ার আহ্বান প্রস্তুত করছে। এটি ৬ জানুয়ারী ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২২ এর মধ্যে হবে। যদিও বিশদটি এক সপ্তাহ আগে চূড়ান্ত করা হবে, আমরা কমপক্ষে দুটি প্রশ্ন নিশ্চিত করেছি: * ট্রাস্টি বোর্ডের মধ্যে উদীয়মান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব উন্নত করার সর্বোত্তম উপায় কি? * নির্বাচনের সময় প্রার্থীদের অংশগ্রহণ কেমন হওয়া উচিত? যদিও অতিরিক্ত প্রশ্ন যোগ করা যেতে পারে, আন্দোলনের কৌশল এবং শাসন টিম সম্প্রদায়ের সদস্য এবং সহকর্মীদের আলোচনার জন্য সময় দিতে চায়। এই সময়ে প্রশ্নের সম্পূর্ণ তালিকা না থাকার জন্য আমরা দুঃখিত৷ প্রশ্নগুলির তালিকা শুধুমাত্র একটি বা দুটি প্রশ্নের দ্বারা বাড়তে পারে। আমাদের উদ্দেশ্য অনুরোধের সাথে সম্প্রদায়কে অভিভূত করা নয়। আপনি কি স্থানীয় কথোপকথনের আয়োজনে সহায়তা করতে চান আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আন্দোলনের কৌশল এবং শাসন টিমে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত কম কর্মী থাকবে। বিলম্বিত প্রতিক্রিয়ার জন্য ক্ষমা করুন; আমাদের বার্তা আপনার অবকাশ চলাকালীন পৌঁছে থাকলে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী। বাংলা উইকিপিডিয়ায় ব্যবহারকারী:Marajozkee-এর প্রসঙ্গে আলোচনা বাংলা উইকিপিডিয়ার সপ্তদশ জন্মদিন উদযাপন জরুরী বা প্রয়োজনীয় নম্বর" অনুচ্ছেদের প্রয়োজনীয়তা বোর্ড অফ ট্রাস্টি নির্বাচন ২০২১ বোর্ড নির্বাচনে প্রার্থী হবার জন্য আহ্বান উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন বোর্ড অফ ট্রাস্টি উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম পরিচালনা করে। এই ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করেন সম্প্রদায় ট্রাস্টি এবং নিযুক্ত ট্রাস্টিরা। প্রতি ট্রাস্টি তিন বছরের মেয়াদে থাকেন। উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সম্প্রদায়ের ট্রাস্টিদের ভোট দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। উইকিমিডিয়া অবদানকারীরা ২০২১ সালে বোর্ডের চারটি আসন পূরণ করতে ভোট দেবেন। দল হিসাবে বোর্ডের প্রতিনিধিত্ব করা এবং বৈচিত্র্য ও দক্ষতার উন্নতি করার এটি একটি সুযোগ। * বৈশিষ্ট্য: উইকিমিডিয়া একটি বিশ্বব্যাপী প্রকল্প এবং বিস্তৃত সম্প্রদায় থেকে প্রার্থীদের সন্ধান করা হয়। প্রার্থীরা বোর্ডে কী ধরণের অভিজ্ঞতা এবং দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আসবেন সে সম্পর্কে ধারণা তৈরি করবেন। আদর্শ প্রার্থী তাঁরাই, যাঁরা উইকিমিডিয়া লক্ষ্যের সাথে একাত্ম এবং চিন্তাশীল, শ্রদ্ধাশীল ও সম্প্রদায় ভিত্তিক। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির জন্য উপস্থাপিত এবং অপরিহার্য এমন দৃষ্টিভঙ্গি এবং মতযুক্ত মানুষকেই বোর্ড সন্ধান করবে। নতুন ট্রাস্টির কাছ থেকে উইকিমিডিয়ার যা প্রয়োজন তা তাঁরা নিয়ে আসবেন। * আবশ্যকতা:বোর্ডের আনুষ্ঠানিক পরিভাষা ইংরেজি। প্রার্থীদের ইংরাজির প্রাথমিক বোধগম্যতা প্রয়োজন, তবে সহায়তা এবং প্রশিক্ষণ পাওয়া যাবে। প্রার্থীদের আবেদনগুলি নির্বাচকদের বিস্তৃত পরিসরের কাছে পৌঁছে দেবার জন্য কয়েকটি ভাষায় অনুবাদ করা হবে। * সংস্থান: সম্প্রদায়ের যে সদস্যরা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন বোর্ড অব ট্রাস্টির জন্য প্রার্থী হিসাবে আবেদন করার বিষয়ে বিবেচনা করছেন, এবং এই পদে তাঁদের কি কি প্রত্যাশা আছে ও সেই ভূমিকার জন্য কীভাবে নিজেদের প্রস্তুত করবেন তা আরও ভালভাবে বুঝতে চান, তাঁদের জন্য একটি টুলকিট তৈরি করা হয়েছে । এই ফলাফল দেখে সরঞ্জামটির কার্যকারিতার উপর সম্পাদনা দলের আস্থা জন্মেছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে সম্পাদনা দল সকলের কাছে অপ্ট-আউট পছন্দ হিসেবে উত্তরদান সরঞ্জামটি উপলভ্য করার পরিকল্পনা করছেন। ইতোমধ্যে আরবি, চেক ও হাঙ্গেরীয় উইকিপিডিয়ায় এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ১৪:১৪, ২৪ জুন ২০২১ (ইউটিসি) আন্দোলনের খসড়া সনদ কমিটির জন্য প্রার্থী আহ্বান সদস্য হওয়ার জন্য ইংরেজিতে সাবলীল হওয়ার প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন হলে, অনুবাদ এবং দোভাষী প্রদান করে সহায়তা দেওয়া হয়। অংশগ্রহণের ব্যয় বহনের জন্য সদস্যরা একটি ভাতা পাবেন। এটি হল প্রতি দুই মাসে US$100। * কীভাবে একসাথে মিলে লিখতে হয় তা জানেন। (অভিজ্ঞতার প্রদর্শন একটি অতিরিক্ত যোগ্যতা) * আপস খুঁজে বের করার জন্য প্রস্তুত। * অন্তর্ভুক্তি এবং বৈচিত্র্যের উপর দৃষ্টি নিবেশ করতে সামর্থ্য। * সম্প্রদায়ের সাথে পরামর্শ করা সম্পর্কে জ্ঞান আছে। * অলাভজনক সংস্থা অথবা সম্প্রদায়ের, পরিচালনা অথবা সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা আছে। * বিভিন্ন পক্ষের সাথে দরকষাকষির অভিজ্ঞতা আছে। ১৫ জনকে নিয়ে কমিটি শুরু হবে বলে মনে করা হচ্ছে। যদি ২০ জন অথবা তার বেশি প্রার্থী থাকেন, তাহলে নির্বাচন ও বাছাইয়ের একটি মিশ্র প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে। যদি ১৯ জন অথবা তার কম প্রার্থী থাকেন, তবে নির্বাচন না করে বাছাই করে নেওয়া হবে। আমরা আশা করি এই কঠিন সময়ে আপনারা সবাই ভাল এবং নিরাপদে আছেন! সম্প্রদায়ের ইচ্ছা তালিকার জরিপ ২০২২-এ আমরা কিছু পরিবর্তন এনেছি, সেই খবর আমরা আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই। আমরা আপনাদের মতামতও শুনতে চাই। প্রস্তাব দেওয়া এবং ইচ্ছা-তালিকা একই বছরে পূরণ করা হবে আমরা আশা করি ২০২২ সালের জানুয়ারির ইচ্ছা তালিকা ২০২২ আরও সংস্কারমূলক হবে। এটি আমাদের ২০২১ সালের ইচ্ছা তালিকা থেকে আরও ইচ্ছা পূরণ নিয়ে কাজ করতে কিছু সময় দেবে। ঐতিহাসিকভাবে বাদ দেওয়া সম্প্রদায়ের ব্যাপক অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা আমরা ভাবছি কিভাবে ইচ্ছাতালিকায় অংশগ্রহণ করা সহজ করা যায়। আরো অনুবাদ করাকে আমরা সমর্থন করতে চাই, এবং কম সংস্থান সম্পন্ন সম্প্রদায়গুলিকে আরো সক্রিয় হতে উৎসাহিত করতে চাই। আমরা এই পরিবর্তনগুলি করার জন্য কিছু সময় চাই। অগ্রাধিকার এবং ইচ্ছাতালিকা সম্পর্কে আমাদের সাথে কথা বলার একটি নতুন জায়গা আমরা ১৫ই সেপ্টেম্বর ২৩:০০ ইউটিসি।তে আমাদের প্রথম সভা শুরু করব। আলোচ্যসূচি এবং বিন্যাস সম্পর্কে আরও বিস্তারিত খবর শীঘ্রই আসছে! প্রস্তাব পর্বের আগে দলগত সৃজনশীলতার কৌশল এবং খসড়া প্রস্তাব * ইচ্ছা তালিকার পাতাগুলি উন্নত করতে আমাদের কি করা উচিত? * ইচ্ছা তালিকা ২০২২-এর তারিখ পরিবর্তনের জন্য আমাদের সিদ্ধান্তে আপনি কি কোন ঝুঁকি দেখতে পাচ্ছেন? * ২০২২ সালের ইচ্ছা তালিকায় আরও বেশি মানুষকে অংশগ্রহণ করার জন্য কি করা যেতে পারে? সদস্য হওয়ার জন্য ইংরেজিতে সাবলীল হওয়ার প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন হলে, অনুবাদ এবং দোভাষী প্রদান করে সহায়তা দেওয়া হয়। অংশগ্রহণের ব্যয় বহনের জন্য সদস্যরা একটি ভাতা পাবেন। এটি হল প্রতি দুই মাসে US$100। * কীভাবে একসাথে মিলে লিখতে হয় তা জানেন। (অভিজ্ঞতার প্রদর্শন একটি অতিরিক্ত যোগ্যতা) * আপস খুঁজে বের করার জন্য প্রস্তুত। * অন্তর্ভুক্তি এবং বৈচিত্র্যের উপর দৃষ্টি নিবেশ করতে সামর্থ্য। * সম্প্রদায়ের সাথে পরামর্শ করা সম্পর্কে জ্ঞান আছে। * অলাভজনক সংস্থা অথবা সম্প্রদায়ের, পরিচালনা অথবা সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা আছে। * বিভিন্ন পক্ষের সাথে দরকষাকষির অভিজ্ঞতা আছে। ১৫ জনকে নিয়ে কমিটি শুরু হবে বলে মনে করা হচ্ছে। যদি ২০ জন অথবা তার বেশি প্রার্থী থাকেন, তাহলে নির্বাচন ও বাছাইয়ের একটি মিশ্র প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে। যদি ১৯ জন অথবা তার কম প্রার্থী থাকেন, তবে নির্বাচন না করে বাছাই করে নেওয়া হবে। তারা মূল উপাত্ত কেন্দ্রে ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, মঙ্গলবারে আবার সকল ট্রাফিক ফেরত আনবে। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোন সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতোমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিংক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। default বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ বই (সম্প্রদায়ের বই sort_as PAGENAME ns:108 বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ বই (বাগসহ সম্প্রদায়ের বই ns:2 বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ বই (বাগসহ ব্যবহারকারীর বই বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ বই (কাস্টম চিত্র ব্যতীত বই বিষয়শ্রেণী:উইকিভ্রমণ বই (কাস্টম রঙ ব্যতীত বই msg টেমপ্লেট:প্রত্যুত্তর এ ত্রুটি msg '%sটির বেশী নাম দেয়া হয়েছে।', এই মডিউলটি লুয়া টেমপ্লেটে প্রয়োগ করা হয়েছে। ['মডিউল:Math গণিত লুয়া মডিউলের উপর ভিত্তি করে টেমপ্লেট', ['মডিউল:BaseConvert ভিত্তি রূপান্তর লুয়া মডিউলের উপর ভিত্তি করে টেমপ্লেট', কানপুর ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের বৃহত্তম শহর। এটি ঔপনিবেশিক সময়ে কাউনপোর (Cawnpore) নামে পরিচিত ছিল এবং এটি ছিল এই সমভূমির একটি প্রধান শিল্প কেন্দ্র। শহরটি তার রাসায়নিক (সার, ডিটারজেন্ট টেক্সটাইল এবং চামড়া শিল্পের জন্য বিখ্যাত। প্রাক-স্বাধীনতা যুগে শহরটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্রিটিশ গ্যারিসনও ছিল। | বিবরণ=কানপুর শহরের বৃহত্তম চিড়িয়াখানা। এটি উত্তরপ্রদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম চিড়িয়াখানা ও ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম চিড়িয়াখানা। এর প্রাকৃতিক পরিবেশ আপনাকে মুগ্ধ করবে। | বিবরণ=পুরনো কানপুরের কাছাকাছি গঙ্গা নদীর উপর নির্মিত একটি বাধ। এখানে বোট ক্লাব আছে। সতর্কতা বটসমূহ বুদ্ধিমান নয়। তাঁদের সাবধানতার সাথে পরিচালনা করুন এখন পর্যন্ত বট নীতিমালা অনুযায়ী বাংলা উইকিভ্রমণে Special:ListUsers/bot NUMBERINGROUP:bot}}টি বট অনুমোদন করা হয়েছে। "example প্রতারণা এই শহরে খুবই সাধারণ ব্যাপার", ভ্রমণকারী প্রথমে আসে হল আমাদের একটি অন্তর্নিহিত নীতি যা উইকিভ্রমণকারীরা উইকিভ্রমণ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় প্রয়োগ করে। আমাদের সমস্ত কাজের লক্ষ্য হল আমাদের পাঠক ভ্রমণকারীদের পরিষেবা দেওয়া। কিছু জিনিস যা ভ্রমণকারীর প্রথমে আসা''র ধারণা থেকে বিকশিত হয়: যখন আমরা হোটেল, রেস্তোঁরা, দর্শনীয় স্থান ইত্যাদি পর্যালোচনা করি, তখন আমরা সৎ এবং নিরপেক্ষ হওয়ার চেষ্টা করি, এবং ব্যক্তিগত সমস্যা বা প্রচারমূলক আগ্রহগুলি আমাদের পর্যালোচনাগুলিকে অতিরঞ্জিত বা কলুষিত করতে দিই না। আমরা আমাদের নেভিগেশন যতটা সম্ভব স্বজ্ঞাত করে তোলার মাধ্যমে পাঠকদের কাছে তারা যা খুঁজছে তা খুঁজে পেতে সহায়তা করতে চেষ্টা করি। আমরা আমাদের ব্যক্তিগত মতামত, বিশ্বাস ইত্যাদি দিয়ে পাঠকদের ত্যক্তবিরক্ত বা বিচ্ছিন্ন না করার চেষ্টা করি; পরিবর্তে, আমরা পাঠকগঠন এবং ভ্রমণ সম্পর্কে তাদের নিজস্ব বিশ্বাস এবং ধারণা অন্বেষণ সাহায্য করার চেষ্টা করি। আমরা যে গন্তব্যগুলি কভার করি তা নিয়ে আমরা আমাদের উত্তেজনা ভাগ করে নিই। উইকিভ্রমণ অঞ্চল, মূল্য শ্রেণীবিন্যাস ইত্যাদি ভ্রমণকারীদের সুবিধা এবং প্রত্যাশার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়, আমলাতান্ত্রিক নিয়ম (প্রশাসনিক জেলা, আনুষ্ঠানিক তারকা রেটিং ইত্যাদি) মেনে নয়। উইকিভ্রমণ নিবন্ধে ন্যায্য হওয়ার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করে। "ন্যায্য হওয়ার অর্থ "সুন্দর" হওয়া" বা "নিরপেক্ষ" হওয়া নয়। আমাদের একটি লক্ষ্য আছে, উইকিভ্রমণকে এমন (অন্যান্য জিনিসের মধ্যে) একটি নির্ভরযোগ্য এবং সম্পূর্ণ ভ্রমণ গাইড হিসেবে তৈরি করা যা কোন স্থান বা সামগ্রী সম্পর্কে কোন মানহীন, অনির্ভরযোগ্য বা অসম্পূর্ণ তথ্য দিবে না। আমাদের সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলা দরকার; যদি কোনও রেস্তোঁরা ভিড়, জবরদস্তিমূলক এবং অতিরিক্ত দামের হয় তবে আমাদের তা বলতে হবে। যদি কোনও হোটেলে পোকামাকড় থাকে, প্রস্রাবের মতো গন্ধ থাকে, অথবা বিপজ্জনকভাবে নির্মিত হয়, তবে আমাদের তা বলতে হবে। যদি একটি পর্যটন সাইট কুৎসিত, বিরক্তিকর বা ভ্রমণসার্থক না হয়, আমাদের তা বলতে হবে। ==স্থানীয় বা ব্যবসায়ের মালিকের পক্ষপাতিত্ব== উদাহরণস্বরূপ কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধে, আমাদের উল্লেখ করা উচিত যে একটি বিরোধ রয়েছে এবং সংক্ষিপ্ত (একটি বা দুটি বাক্য) ঐতিহাসিক পটভূমি দেওয়া উচিত। এর বাইরে, আমাদের পাঠ্য ভ্রমণের জন্য সরাসরি প্রাসঙ্গিক ব্যবহারিক পরামর্শে মনোনিবেশ করা উচিত: অবশ্যই, প্রতিটি বিরোধ বা দ্বন্দ্বের আরও অনেক দিক রয়েছে, তবে সাধারণভাবে এগুলি ভ্রমণের জন্য প্রাসঙ্গিক নয় তাই সেগুলো এখানে তুলে ধরা উচিত নয় বিস্তারিত ইতিহাস মূল বিষয়গুলির বাইরে (যেমন কাশ্মীরের ক্ষেত্রে বিরোধটি ১৯৪৭ সালের দিকে নিয়ে যায় এবং দুই জাতি এটি নিয়ে যুদ্ধ করেছে এটি একটি ভ্রমণ নির্দেশিকার পরিধির বাইরে। অনেক জায়গা লোককথা বা অনির্ভরযোগ্য গুজবের মাধ্যমে পরিচিত। যখন একটি বিবৃতি কোনও জায়গার কুখ্যাতির সাথে প্রাসঙ্গিক কিন্তু সত্যের চেয়ে রূপকথা বা কিংবদন্তির কাছাকাছি, তখন তা স্পষ্ট করতে হবে। {{nutshell| উইকিভ্রমণকে বিজ্ঞাপন বা প্রচারের একটি সরঞ্জাম হিসাবে ব্যবহার করবেন না। আপনি যদি একজন ব্যবসায়িক মালিক হন তবে দয়া করে নিশ্চিত করুন যে উইকিভ্রমণে আপনার যে কোনও অবদান এমন তথ্যমূলক যা ভ্রমণকারীদের জন্য গাইডগুলো উন্নত করতে সাহায্য করে এবং যাতে একজন নিরপেক্ষ সম্পাদক সম্মত হবেন তাহলে তা প্রচারমূলক বলে বিবেচিত হবে না। আপনি যদি একজন বিপণনকারী হন বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান দ্বারা নিযুক্ত হন তবে আপনার উইকিভ্রমণে সেই প্রতিষ্ঠান দ্বারা পরিচালিত সম্পত্তি বা পণ্যের তালিকা যুক্ত করা উচিত নয়।}} এই চিত্র মানচিত্রটি উইকি মার্কআপ সহজ রাখতে কোড লুকোনোর জন্য এর special:whatlinkshere/Template PAGENAME সংশ্লিষ্ট নিবন্ধে টেমপ্লেট হিসেবে ব্যবহার করা হয়। rect 696 206 792 390 নর্দার্ন মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জ]] পূর্ব বর্ধমান জেলার সদর দপ্তর বর্ধমান পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চম বৃহত্তম শহর এবং এটি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বাধীনতার পর থেকে এটি উচ্চশিক্ষা কেন্দ্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। বর্ধমান নামটি খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীর শেষ জৈন তীর্থঙ্কর বর্ধমান মহাবীরের নাম থেকে এসেছে, যিনি এই অঞ্চল অতিক্রম করেছিলেন বলে জানা যায়। এটি বাংলার উর্বর সমভূমিতে অবস্থিত, এটি অনেক আক্রমণকারীর লক্ষ্য ছিল এবং অনেক যুদ্ধের সাক্ষী ছিল। সবচেয়ে মর্মস্পর্শী ছিল ১৬১০ সালে শের আফগান এবং কুতুবউদ্দিন আইবেকের মধ্যে যুদ্ধ, শের আফগানের স্ত্রী মেহেরুনিসার ভাগ্য নির্ধারণের জন্য, যিনি নূর জাহান হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিলেন। শের আফগান ও কুতুবউদ্দিন আইবেক কে বর্ধমান সমাধিস্থ করা হয়। বর্ধমান রাজ পরিবার বর্ধমানের ভাগ্য গঠনে আরও গতিশীল ভূমিকা পালন করেছে। কার্জন গেট বর্ধমান এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক এবং রাজবাড়িতে এখন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত। গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড শহর জুড়ে অবস্থিত, এনএইচ২ শহরকে বাইপাস করেছে। সাউথ বেঙ্গল স্টেট ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন এবং বেসরকারী অপারেটররা সল্টলেকের এসপ্লানেড এবং করুণাময়ী থেকে বাস পরিচালনা করে। এতে প্রায় দুই থেকে আড়াই ঘন্টা সময় লাগে। বর্ধমানে চারদিকে অসংখ্য জায়গার সাথে বাস যোগাযোগ আছে। এখানের সমস্ত বাস উত্তরা (নবভাট) বাস স্ট্যান্ড এবং আলিশা বাস স্ট্যান্ড থেকে এসে ছেড়ে যায়। | নাম=তিনকোনিয়া বাস স্ট্যান্ড alt url email= | বিবরণ শহরের কেন্দ্রে জিটি সড়কে | বিবরণ= এনএইচ ২ সড়কে প্রধান হাওড়া-দিল্লি রেল ট্র্যাকটি বর্ধমান দিয়ে যায়। ২ ঘন্টায় পৌঁছানোর জন্য হাওড়া থেকে লোকাল ট্রেন ধরতে পারেন। চাইলে সাহেবগঞ্জ লুপ বরাবর ভ্রমণ করতে পারেন, যা শাখা বন্ধ করে দেয়, বর্ধমান এর পরে একটি স্টেশন। কাটোয়াতে ন্যারো গেজ লাইনটি ব্রডগেজে (২০১৩ সালের হিসাবে) উন্নীত করা হচ্ছে। ব্যুরোক্র্যাট হচ্ছেন উইকিভ্রমণের কিছু বাড়তি কারিগরী সুবিধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারী। কারিগরী সুবিধাগুলো হচ্ছে: কোনো ব্যবহারকারীর ব্যুরোক্র্যাট অধিকার প্রাপ্তি সম্প্রদায়ের কাছে আবেদনের প্রেক্ষিতে ঐকমত্যের ভিত্তিতে গৃহীত হয়। এই প্রক্রিয়াটি অনেকটা প্রশাসক হওয়ার আবেদনের মতোই। কিন্তু ব্যুরোক্র্যাটদের কাছ থেকে সম্প্রদায়ের আকাঙ্ক্ষা প্রশাসকের তুলনায় বেশি, এবং সেজন্য সম্প্রদায়ের পরিষ্কার ঐকমত্য থাকা প্রয়োজন। বর্তমানে উইকিভ্রমণে কোন ব্যুরোক্র্যাট নেই। পরীক্ষামূলক ব্যবহারকারী পাতার ব্যানার টেমপ্লেট। আপনি বাংলা ভাষার উইকিপিডিয়ায় সম্পাদনা করছেন; অন্য যেকোন ভাষায় করা যেকোন সম্পাদনা অপসারণ করা হবে। দয়া করে, লেখার বিষয়বস্তু বাংলা করুন তারপর সংরক্ষণ বোতামে ক্লিক করুন। থাইল্যান্ড দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মূল ভূখণ্ডের প্রাণকেন্দ্র। যেহেতু ব্যাংকক একটি আন্তঃমহাদেশীয় ফ্লাইট হাব এবং এখানে তুলনামূলকভাবে ভাল অবকাঠামো রয়েছে, তাই দেশটি বেশিরভাগ বিদেশি দর্শনার্থীদের জন্য এই অঞ্চলের প্রবেশদ্বার। থাইল্যান্ডকে পাঁচটি ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিক অঞ্চলে ভাগ করা যায়: | region2description=সর্ব উত্তর-পূর্ব অঞ্চল, প্রতিবেশী লাওসের সাথে অনেক সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য ভাগ করে নিয়েছে। বিটেন ট্র্যাক থেকে নেমে ব্যাককান্ট্রি থাইল্যান্ড, জিভে জল আনা খাবার এবং কিছু দুর্দান্ত খেমার ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করতে পারেন। | region3description ব্যাংকক নিম্নভূমি ও ঐতিহাসিক থাইল্যান্ড। | region4description=ব্যাংককের খুব কাছাকাছিই কিছু সৈকত এবং দ্বীপ, যেমন পাতায়া কো সামেত এবং কো চ্যাং রয়েছে। | region5description=আন্দামান সাগর এবং থাইল্যান্ড উপসাগর উভয় অঞ্চলে ঘন রেইনফরেস্ট এবং শত শত কিলোমিটার উপকূলরেখা এবং দ্বীপপুঞ্জ, এছাড়াও ফুকেট, ক্রাবি, কো সামুই, কো তাও এবং থাইল্যান্ডের আরও অনেক বিখ্যাত সৈকত স্পট। এছাড়াও এটির থাইল্যান্ডে ইসলাম এবং মালয় সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: দৃশ্যকলা হলো শিল্পের বিভিন্ন রূপ যেমন চিত্রকলা, ভাস্কর্য, ফটোগ্রাফি, স্থাপত্য এবং বিভিন্ন কারুশিল্প ইত্যাদি। দৃশ্যকলা বিশ্বব্যাপী যে কোনও স্থানের স্থানীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি প্রধান অংশ। একটি বিখ্যাত পেইন্টিং বা ভবন দেখা খুব সহজেই একটি ভ্রমণের অন্যতম আকর্ষণ হতে পারে। যদিও প্রতিটি পরিচিত মানব সমাজে কোন না কোন রূপে শিল্পের অস্তিত্ব আছে, কিন্তু শিল্প শব্দের কোনো সর্বজনীন গৃহীত সংজ্ঞা নেই। গ্রাফিতি এবং ম্যুরাল ভবন, কাঠামো এবং পাথরে পেইন্টিং ইউরোপীয় শিল্পকলা ১৪ থেকে ১৯ শতকের একটি ঐতিহ্য আধুনিক এবং সমসাময়িক শিল্পকলা ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিক থেকে বর্তমান অবধি শিল্পকলা স্মৃতিস্তম্ভ হল একপ্রকার শৈল্পিক কাঠামো যা কোনো ব্যক্তি বা ঘটনা স্মরণে তৈরি করা হয়; এগুলি ভবন, মূর্তি বা বিমূর্ত ভাস্কর্য হিসাবে আকার দেওয়া যেতে পারে। অনেক স্মৃতিসৌধ স্মারক অনুষ্ঠানের দীর্ঘ সময় পরে নির্মিত হতে পারে, এবং পৃষ্ঠপোষক এবং শিল্পীর মূল্যবোধের প্রতিফলন হয়ে থাকে। তাদের অনেকেরই একটি ঐতিহাসিক রুপ থাকতে পারে, যা তাদের বয়সের তুলনায় তাদের প্রাচীন দেখাতে পারে। কিছু স্মৃতিস্তম্ভ এবং মূর্তি প্রচারের অংশ হিসাবে তৈরি করা হয়, একটি নিরঙ্কুশ শাসকের ব্যক্তিত্বের সংস্কৃতি বা সরকারের বিশ্বদর্শন, ধর্ম বা আদর্শকে সংহত করার জন্য। যদিও স্মৃতিস্তম্ভগুলি সাধারণত কোনও স্থানের প্রতিমূর্তি হয়, তাদের মধ্যে কিছু সময়ের সাথে বিতর্কিত হয়ে ওঠে। চট্টগ্রামের পাহাড়তলীর খুলশী এলাকার প্রধান সড়কের পাশে ফয়েজ লেকের তোরণ। সেখান থেকে কিছুটা ভেতরে এর মূল প্রবেশ পথ। পাহাড়ের কোলঘেঁষে আঁকাবাঁকা লেকটি অপরূপ নান্দনিক সৌন্দর্যের প্রতীক। ছোট-বড় অসংখ্য পাহাড়ের মাঝখানে অবস্থিত ফয়েজ লেকের অন্যতম আকর্ষণ পাহাড়ি প্রকৃতি। ফয়েজ লেকে ভ্রমণের সুব্যবস্থা আছে। চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী সাম্পান কিংবা ইঞ্জিন চালিত নৌকা, স্পিড বোট নিয়ে হারিয়ে যেতে পারেন অপরূপ সৌন্দর্যের মাঝে। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন নিয়ে পানির কলকল ধ্বনিতে মুখরিত ফয়েজ লেকে নৌভ্রমণ অন্যরকম আনন্দদায়ক। ফয়েজ লেকের চারপাশে পাহাড়ের বুক চিরে ছুটে চলা আপনাকে বিমুগ্ধ করবে। গৌধূলিলগ্নে সূর্য যখন অন্তিম নীলিমায় ডুবে যায়, তখনকার লেকের পরিবেশ খুবই চমৎকার। উপরে টিলায় আছে বনভোজন কেন্দ্র। বনভোজনের জন্য ফয়েজ লেক দারুণ একটা জায়গা। আরেকটি টিলার উপরে পর্যবেক্ষণ টাওয়ার রয়েছে। পর্যবেক্ষণ টাওয়ার থেকে চট্টগ্রাম শহরের বার্ডস আই ভিউ দেখা যায়। ফয়েজ লেকের অ্যামিউজমেন্ট ওয়ার্ল্ড এ বেশ কিছু আধুনিক রাইড রয়েছে। সার্কাস সুইং, বাম্পার কার, বাম্পার বোট, ফ্যামিলি রোলার কোস্টার, জায়ান্ট ফেরিস হুইল, ড্রাই স্লাইড, ফ্যামিলি ট্রেইন, প্যাডেল বোট, ফ্লোটিং ওয়াটার প্লে, পাইরেট শিপের মতো মজাদার সব রাইড। এছাড়াও রয়েছে সি ওয়ার্ল্ড ওয়াটাপার্ক। আধুনিক ওয়াটাপার্কের বিভিন্ন রাইড যেমন স্প্লাশ পুল, ওয়াটার কোষ্টার রাইডার ইত্যাদি আছে পার্কটিতে। অ্যামিউজমেন্ট ওয়ার্ল্ডের উত্তরে টিলার উপরে মূল ফয়েজ লেক। স্বচ্ছ পানির লেকের চার পাশ জুড়ে রয়েছে সবুজ চাদরে মোড়া ঘেরা উঁচু উঁচু পাহাড়। আসমানী, গগনদ্বীপ, জলটুঙ্গি ইত্যাদি নাম রয়েছে এক একটি পাহাড়ের। এসব পাহাড়ের সংরক্ষিত বনে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, চিত্রা হরিণ, খরগোশ আরো অনেক বন্যপ্রাণীর দেখে মেলে। লেকের আশপাশের আরো কয়েকটি ভ্রমনপ্রিয় স্থানও একই সঙ্গে ঘুরে আসার সুযোগ রয়েছে। যার মধ্যে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা পৃথক কৃত্তিম হৃদ বাটালি পাহাড় উল্লেখযোগ্য। চট্টগ্রাম শহরের যে কোনো জায়গা থেকে খুব সহজেই ফয়েজ লেকে যাওয়া যায়। আপনি চট্রগ্রাম নগরীর থেকে সরাসরি বাস সার্ভিসে করে চলে যেতে পারেন লেকে। আর নিজে যদি আলাদা যেতে চান তবে সিএনজি অটো রিক্সা কিংবা মাইক্রোবাস মিনি কারে করে যেতে পারবেন। ঢাকা থেকে সড়ক, রেল ও আকাশপথে যেতে পারেন চট্টগ্রাম শহরে। ঢাকার বাসগুলো সাধারণত শহরে প্রবেশ করে ফয়েজ লেকের সামনের সড়ক থেকেই। ঢাকা থেকে সড়কপথে এসি ও নন এসি বাস যায় চট্টগ্রামে। প্রকৃতির মাঝে নির্জনতায় অবকাশ যাপনের জন্য ফয়েজ লেকে বেশ কিছু রিসোর্ট রয়েছে। নির্জনতায় সময় কাটানোর জন্য আদর্শ জায়গা এসব রিসোর্ট। দর্শনার্থীরা রিসোর্ট ভাড়া করে থাকতে পারেন। লেক ও পাহাড়মূখী দু ধরণের ঘরই আছে এখানে। বারান্দায় বসে লেক আর পাহাড়ের সৌন্দর্য উপভোগের ব্যবস্থা আছে এখানে। ফয়েজ হ্রদের আশেপাশের মনোরম পরিবেশ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আকর্ষণে প্রতি বছর দেশি বিদেশি বহু পর্যটক ছুটে আসেন। মধুচন্দ্রিমার জন্যও এখানকার রিসোর্ট আকর্ষণীয় জায়গা। এছাড়া চট্টগ্রামের অংলকার মোড়ে, নিউমার্কেট এর স্টেশন রোড এলাকায় বিভিন্ন মানের হোটেল আছে, পছন্দ মতো কোন এক হোটেলে রাত্রিযাপন করতে পারেন। ফয়েজলেক থেকে বেরিয়ে আসলে কাছাকাছি বিভিন্ন মানের হোটেল আছে। ফয়েজলেকের ভিতরেই খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। তুলনামুলক ভাবে কম দামে খেতে চাইলে ফয়েজলেক থেকে বেরিয়ে আসলেই খাওয়া জন্য অনেক রেষ্টুরেন্ট দেখতে পাবেন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ভারত মহাসাগর এবং প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে বিভিন্ন গ্রীষ্মমন্ডলীয় দেশগুলির একটি দল, যেখানে ভারত ও চীন উভয় দ্বারা প্রভাবিত সংস্কৃতি রয়েছে এবং বিভিন্ন দেশে বিদেশি চীনাদের বিশাল সম্প্রদায় রয়েছে। এই অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল মুসলিম দেশ, সেইসাথে রয়েছে খুব বিশিষ্ট বৌদ্ধ দেশ, এবং বেশ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক খ্রিস্টান, হিন্দু এবং অ্যানিমিস্ট সম্প্রদায়। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া দীর্ঘদিন ধরে গ্লোব-ট্র্যাম্পিং ব্যাকপ্যাকারদের জন্য বিশ্বের একটি প্রিয় কোণ, যা তার নিখুঁত সৈকত, সুস্বাদু রন্ধনপ্রণালী, কম দাম এবং ভাল ভালো বিমান যোগাযোগের জন্য পরিচিত। | region1description=বোর্নিওর একটি ক্ষুদ্র, তেল সমৃদ্ধ সালতানাত, খুব কম সংখ্যক লোক পরিদর্শন করে তবে শান্ত মসজিদ এবং সাংস্কৃতিক স্থানে পূর্ণ, তবে এগুলো গণ পর্যটনের অনুকূলে রূপান্তরিত হয় নি | region2description=প্রাচীন শহর আঙ্কোর এবং একসময়ের শক্তিশালী খেমার সাম্রাজ্যের অন্যান্য অবশিষ্টাংশের বাড়ি, এখনও কয়েক দশকের যুদ্ধ থেকে পুনরুদ্ধার করছে | region3description=বিশ্বের অন্যতম নতুন রাষ্ট্র, তিমুর দ্বীপের পূর্ব অর্ধ একটি প্রাক্তন পর্তুগিজ উপনিবেশ, এই অঞ্চলে দুর্দান্ত ডাইভিং এবং একটি অনন্য সংস্কৃতি নিয়ে গর্ব করে | region4description= বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপপুঞ্জ দেশ যেখানে ১৬,০০০ টিরও বেশি দ্বীপ এবং বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ, তবে নামমাত্র ধর্মনিরপেক্ষ এবং হিন্দু ও বৌদ্ধ সংস্কৃতি দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত | region5description=এই অঞ্চলের একমাত্র স্থলবেষ্টিত দেশ এবং সবচেয়ে কম জনবহুল, প্রধানত বৌদ্ধ অধ্যুষিত লাওসে অত্যাশ্চর্য প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং মনোমুগ্ধকর লেড-ব্যাক শহর রয়েছে | region7description=বিস্ময়কর জাতিগত বৈচিত্র্যসহ প্রাচীন দেশ, যার ইতিহাসে আদিবাসী সাম্রাজ্য এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্য -উভয়ই অন্তর্ভুক্ত | region9description=সমৃদ্ধ, পরিচ্ছন্ন ও সুশৃঙ্খল দ্বীপ শহর-রাজ্য, চীনা সংখ্যাগরিষ্ঠ কিন্তু শক্তিশালী মালয় এবং ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে, এই অঞ্চলের প্রধান ব্যবসা এবং আর্থিক কেন্দ্র | region10description=এই অঞ্চলের একমাত্র দেশ যেটি পশ্চিমা উপনিবেশবাদে অন্তর্ভুক্ত হয়নি, যা সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং খাবারের জন্য উন্মত্ত শহর, শীতল-সমুদ্র সৈকত এবং বৌদ্ধ রাজ্যের অবশিষ্টাংশের জন্য পরিচিত, এটি বারবার ফিরে আসা দর্শনার্থীদের একটি খুব জনপ্রিয় গন্তব্যস্থল | region11description=বিশ্বের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির একটি হিসাবে পুঁজিবাদের পথে দৃঢ়ভাবে অগ্রসর হওয়া, ভিয়েতনামের দক্ষিণ -পূর্ব এশীয় এবং চীনা মূল্যবোধ এবং সংস্কৃতির সংমিশ্রণ, এর ফরাসি ঔপনিবেশিক অতীতের প্রভাব এবং প্রাকৃতিক এবং সাংস্কৃতিক উভয় আকর্ষণের বিশাল বৈচিত্র্য রয়েছে প্যারাসেল দ্বীপপুঞ্জ – চীন দ্বারা শাসিত কিন্তু ভিয়েতনামও এর মালিকানা দাবি করে, বিদেশি পর্যটকদের দ্বারা পরিদর্শনযোগ্য নয় স্প্রাটলি দ্বীপপুঞ্জ – প্রচুর জনবসতিহীন দ্বীপ এবং প্রাবালপ্রাচীরের একটি গুচ্ছ। এটি আঞ্চলিক বিরোধের একটি চমকপ্রদ উদাহরণ, তবে লক্ষণীয় একমাত্র গন্তব্য হল ডাইভ রিসর্ট লায়াং লায়াং। পূর্ব তিমুর বাদে, উপরে তালিকাভুক্ত অন্য দশটি দেশ, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলির সংস্থা ASEAN-এর সদস্য৷ নির্দেশক ধরন city নাম হো চি মিন সিটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1854 পূর্বের সাইগন) — নির্দেশক ধরন city নাম জাকার্তা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3630 — দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম মেট্রোপলিটন শহর এবং এখানকার সান্ধ্যকালীন জীবন অপূর্ব {{নির্দেশক ধরন নাম অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ এই পাতায় উইকিভ্রমণের সবচেয়ে সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলি অনুসরণ করুন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: {{Nutshell ইন্টারফেস প্রশাসকবৃন্দ সমস্ত CSS/JS/JSON, গ্যাজেট ও মিডিয়াউইকি নামস্থানের পাতাগুলো সম্পাদনা করতে সক্ষম অত্যন্ত বিশ্বস্ত ব্যবহারকারী দল।}} buttonlabel ইন্টারফেস প্রশাসকত্বের জন্য আবেদন default উইকিভ্রমণ:ইন্টারফেস প্রশাসক হওয়ার আবেদন/ preload টেমপ্লেট:ইন্টারফেস প্রশাসক হওয়ার আবেদন এটি উইকিভ্রমণে অবরুদ্ধ ব্যবহারকারীদের একটি তালিকা। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: আমি উইকিভ্রমণে বেশ কিছুদিন যাবত নিয়মিত সম্পাদনা করছি। ইতোমধ্যে আমার অ্যাকাউন্টে প্রশাসক অধিকার যুক্ত হয়েছে। আমি লক্ষ্য করলাম কিছু গ্যাজেটে বিবরণ যুক্ত করা নাই। বিবরণ যুক্ত করা না থাকলে একজন সাধারণ ব্যবহারকারী এই গ্যাজেট কী কাজে লাগবে তা বুঝতে পারবেন না। আমি এগুলো সংশোধন করতে চাই এবং প্রয়োজন সাপেক্ষে ব্যবহারকারীদের উইকিভ্রমণে সম্পাদনা সাবলিল করতে আরও কিছু গ্যাজেট কিছু যুক্ত করার পরিকল্পনা আছে। জাভাস্ক্রিপ্ট, সিএসএস ও জেসনে আমি এক্সপার্ট লেভেলের কেউ না হলেও মিডিয়াউইকি সফটওয়্যারে পরিচালিত সাইটগুলো রক্ষণাবেক্ষণের মতো প্রয়োজনীয় জ্ঞান আমার আছে বলে মনে হয়। বাংলা ও ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় আমার কিছু স্ক্রিপ্ট তৈরি ও অনুবাদের অভিজ্ঞতা আছে। তাই, এখানে স্বল্প সময়ের জন্য ইন্টারফেস প্রশাসক অধিকার চাচ্ছি। আশা করি, সম্প্রদায় তাদের মতামত প্রদান করবেন। সমর্থন দেয়ার জন্য অগ্রীম ধন্যবাদ। হাম হাম কিংবা হামহাম বা চিতা ঝর্ণা বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলা]]র কমলগঞ্জ উপজেলা]]র রাজকান্দি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গভীরে কুরমা বন বিট এলাকায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত বা ঝর্ণা। জলপ্রপাতটি সম্পর্কে ২০১০ সালের আগে খুব বেশি মানুষ জানতেন না। ২০১০ সালেই মূলত এই ঝরণা সাধারণের নজরে আসে। এটির উচ্চতা ঠিক কতো- তা নিয়েও নানা মতভেদ আছে। তবে ধারণা করা হয় এর উচ্চতা ১৩৫-১৬০ ফুটের মধ্যে। এই জলপ্রপাতের নামকরণ নিয়ে নানা কথা আছে। কেউ কেউ বলেন হাম্মাম থেকে এসেছে হাম হাম। যার অর্থ গোসলখানা। আবার স্থানীয়দের মতে সিলেট অঞ্চলে পানির তীব্র শব্দকে বলা হয় আ-ম্ আ-ম্ যা থেকে হয়তো এসেছে হাম হাম শব্দটি। কলাবনপাড়া থেকে রাস্তা শুরু হয় চা-বাগানের মধ্য দিয়ে। বনের শুরুতেই দুটি রাস্তা পাওয়া যাবে। একটি ঝিরি পথ অন্যটি পাহাড়ি পথ। কলাবন পাড়া থেকে হামহামে যেতে সাধারণত ২-৩ ঘণ্টা সময় লাগে। বর্ষাকালে পাহাড়ি রাস্তা বেশ পিচ্ছিল থাকে। সেক্ষেত্রে হান্টিং বুট ব্যবহার করা ভাল। এছাড়া পাহাড়ি পথে হাঁটার সুবিধার্থে একটি করে বাঁশ নিতে পারেন। জোকের হাত থেকে রেহাই পেতে সাথে লবণ ও সরিষার তেল নিলে ভাল হয়। আর সঙ্গে খাবার নিয়ে নিতে পারেন। কলাবাগান পাড়ায় খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। তবে তা অপ্রতুল। শ্রীমঙ্গলে বেশ ভালো খাওয়া ব্যবস্থা আছে। ঝর্ণার আশেপাশে খাওয়ার কোন ব্যবস্থা নাই। তাই সাথে শুকনো খাবার নেয়া ভালো। শ্রীমঙ্গল শহরের ভেতরে অনেক হোটেল ও গেস্ট হাউজ রয়েছে। মাঝারি থেকে উচ্চ মানের হোটেল বা গেস্ট হাউস সবই আছে। এছাড়া শহরের কাছেই রয়েছে পাঁচ তারকা হোটেল ‘গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ’। প্রথমটি ফরম্যাট ত্রুটি দেখাতে পারে। তাই দ্বিতীয় পদ্ধতি অর্থাৎ দেশের কোডসহ ব্যবহার করুন। তবে যে সব নম্বরে (যেমন- ৯৯৯, ১২১) নির্দিষ্ট দেশের বাইরে থেকে কল করা যায় না, সেগুলোতে দেশের কোড ব্যবহার করা উচিত হবে না। একটি নতুন ট্যাব/উইন্ডোতে বহিঃসংযোগ খুলবে। ডিফল্ট মোবাইল পার্শ্বদণ্ড প্রাকদর্শন ডেস্কটপ সাইট ব্রাউজ করার সময় মোবাইল ভিউর পাতাও দেখায়। ''হেডঅ্যাঙ্কর প্রতিটি অনুচ্ছেদ শীর্ষে সেকশন অ্যাঙ্কর যুক্ত করে। এগুলো হোভার করলে দৃশ্যমান হয় (শুধুমাত্র ভেক্টর স্কিন)। সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়নি। এই সমস্যার জন্য আমরা দুঃখিত।'; খেজুরি হল ভারতের দক্ষিণ পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বঙ্গোপসাগরের তীরে একটি প্রাচীন জনপদ। ষোড়শ শতকের প্রথমের দিকে বঙ্গোপসাগরের হুগলি নদীর মোহনার পশ্চিমদিকে পলি জমে প্রথমে হিজলি ও পরে খেজুরি নামে দুটি দ্বীপ জেগে উঠেছিল। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজত্বের প্রথমের দিকে ১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দে খেজুরি বন্দর ইংরেজরা পত্তন করে। ১৮৩০ সালের ১৯ নভেম্বর রাজা রামমোহন রায় তখনকার খেজুরি বন্দর থেকে ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছিলেন। ১৮৪২ ও ১৮৪৫ সালে প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুরও এই বন্দর দিয়েই বিদেশযাত্রা করেন। বিদেশি নাবিকরা সেইসময় খেজুরিকে ‘কেডগিরি’, ‘ক্যাজুরি,’ ‘কাদজেরী’ ও ‘গ্যাজুরী’ প্রভৃতি নামে সম্বোধন করতেন। জাহাজে করে বিদেশ থেকে চিঠিপত্র খেজুরি বন্দরে আসত বলে খেজুরিতেই গড়ে উঠেছিল ভারতের প্রথম ডাকঘর বা কেডগিরি পোস্ট অফিস। দুঃখের বিষয় ১৮৬৪ সালের এক বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় ও বন্যায় খেজুরি বন্দর পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। ইংরেজরা প্রায় দুশো বছর ভারত শাসন করেছিল। তার পরও কেটে গেল সাড়ে সাত দশক। এই সময়কালে পূর্ব মেদিনীপুরের সমুদ্রোপকূলের ভূমিরূপ আমূলভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। এই জেলার হলদিয়া থেকে দিঘা পর্যন্ত দক্ষিণ অংশে বঙ্গোপসাগর চার থেকে পাঁচ কিলোমিটার দক্ষিণে সরে গিয়েছে। ফলস্বরূপ, পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রায় পাঁচশো বর্গকিলোমিটার বাড়তি নতুন সমুদ্র সৈকত লাভ করেছে। যার মধ্যে পড়েছে খেজুরি সমুদ্র সৈকত। সমুদ্রের জলে গা ভেজানোর আগে দিঘায় আছে ঝাউবন; আর খেজুরিতে আছে কাজু বাদামের বন! এখানে কাজু বাদামের সিজনে আসলে কাজুর পাকা ফল অতি সস্তায় পেয়ে যাবেন। কেননা, জানেন তো? কাজু বাদামের বীজ, অর্থাৎ আমরা যেটা খাই, সেটা থাকে ফলের বাইরে! পাকা ফলের বীজটা প্রসেসিংয়ের জন্যে চলে যায়, আর টকটকে লাল কিংবা হলদে রংয়ের পাকা ফলটা এখানে জলের দরে বিক্রি হয়। তবে সাবধান, একটুও কাঁচা থাকলে কিন্তু কামড় দেবেন না। তাহলেই মুখে ঘা হয়ে যাবে! টসটসে পাকা কাজুর ফল ঘরে রাখলে সারা পাড়া জানতে পারবে এমন তীব্র সুগন্ধ। * কলকাতা থেকে ট্রেন অথবা বাসে হেঁড়িয়া। হেঁড়িয়া থেকে কলাগাছিয়া, বিদ্যাপীঠ হয়ে খেজুরি প্রায় তিরিশ কিলোমিটার। * কলকাতা থেকে সরাসরি হেঁড়িয়ার বাসও পেয়ে যাবেন। * নিজের গাড়িতে কলকাতা থেকে বিদ্যাসাগর সেতু, ছ-নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে কোনা এক্সপ্রেস, উলুবেড়িয়া, বাগনান, কোলাঘাট, মেচেদা, নন্দকুমার, চণ্ডীপুর, হেঁড়িয়া, কলাগাছিয়া, বিদ্যাপীঠ হয়ে খেজুরি প্রায় একশো আশি কিলোমিটার। | নাম=পেটুয়াঘাট মৎস্য বন্দর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | উইকিপিডিয়া=পেটুয়াঘাট মৎস্য বন্দর উইকিউপাত্ত=Q25588346 | বিবরণ=এটি রসুলপুর নদীর দক্ষিণ তীরে, খেজুরি থেকে প্রায় দশ কিলোমিটার দূরে। রসুলপুর নদীর মোহনার কাছে গড়ে ওঠা একটি মৎস্য বন্দর। | নাম=খেজুরির পুরোনো ডাকঘর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=দেশের প্রথম ডাকঘর ও টেলিগ্রাফ কেন্দ্র আজ খণ্ডহরে পরিণত। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: articleList টাকি\nসাতছড়ি জাতীয় উদ্যান\nলক্ষ্মীপুর জেলা\nকরমজল পর্যটন কেন্দ্র\nভোলা\nকুমিল্লা\nউত্তর কোরিয়া\nচলন বিল\nপারকি সমুদ্র সৈকত\nবিলাসপুর, ছত্তীসগঢ়\nসুনামগঞ্জ সদর উপজেলা\nচরফ্যাশন উপজেলা\nমালনীছড়া চা বাগান\nলক্ষ্মীপুর\nসন্দ্বীপ উপজেলা\nগাইবান্ধা সদর উপজেলা\nমানালি\nদক্ষিণ কোরিয়া\nরাতারগুল\nবান্দরবান সদর উপজেলা\nরাজারহাট উপজেলা\nসুনামগঞ্জ\nতাজমহল\nসিরাজগঞ্জ জেলা\nআফগানিস্তান\nদক্ষিণ এশিয়া\nসাগর দ্বীপ\nগৌরারং জমিদার বাড়ি\nমায়াপুর\nরাজশাহী জেলা\nশেরপুর জেলা\nটেকনাফ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য\nপাবনা\nবরিশাল\nগোরুমারা জাতীয় উদ্যান\nমহাস্থানগড়\nবড় আহ্নিক মন্দির, পুঠিয়া\nচিংড়ি ঝর্ণা\nবাকলাই জলপ্রপাত\nমেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স\nকেওক্রাডং\nতিনাপ সাইতার\nতাজিংডং\nলুং ফের ভা সাইতার\nত্লাবং ঝর্ণা\nপাসিংপাড়া\nগাইবান্ধা সদর উপজেলা\nরাজারহাট উপজেলা\nসাতছড়ি জাতীয় উদ্যান\nজাদিপাই ঝর্ণা\nদার্জিলিং\nফয়েজ লেক\nপুঠিয়া রাজবাড়ী\nনীল দিগন্ত পর্যটন কেন্দ্র\nখুলনা\nকক্সবাজার\nসুনামগঞ্জ জেলা\nঢাকেশ্বরী মন্দির\nলাভা\nআহসান মঞ্জিল\nবাঘা মসজিদ\nরাজশাহী বিভাগ\nযমুনা ফিউচার পার্ক\nতারা মসজিদ\nসহস্রধারা ঝর্ণা\nপাবনা\nকুমিল্লা\nমালনীছড়া চা বাগান\nহোসেনী দালান\nকেন্দ্রীয় শহীদ মিনার\nবাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর\nলালবাগ কেল্লা\nসিরাজগঞ্জ জেলা\nসুনামগঞ্জ সদর উপজেলা\nটাকি\nসাফিনা পার্ক\nচলন বিল\nজাতীয় স্মৃতিসৌধ\nগৌরারং জমিদার বাড়ি\nহাসন রাজার বাড়ি\nবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক\nকক্সবাজার সদর উপজেলা\nসুনামগঞ্জ\nমহাস্থানগড়\nওসমানী জাদুঘর\nপানাম নগর\nশেরপুর জেলা\nবগুড়া জেলা\nরাজশাহী জেলা\nসাগর দ্বীপ\nবিষ্ণুপুর\nছোট সোনা মসজিদ\nদারাসবাড়ি মসজিদ", এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন।। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: মেটায় একটি বৈশ্বিক পাতা যুক্ত করার ব্যাপারে সৌদি আরবের পাবলিক ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি (সাপ্টিকো) প্রতিদিন বেশ কয়েকবার সস্তা দামে দেশের বেশিরভাগ অংশে বিলাসবহুল বাস চালায়। এছাড়াও ব্যক্তিগতভাবে পরিচালিত বাস রয়েছে। সাপ্টিকো রয়েছে অমুসলিমদের জন্য সীমার বাইরে। জেদ্দা এবং মক্কার সাথে মদিনাকে সংযুক্ত করে একটি নতুন উচ্চ গতির রেলপথ সেপ্টেম্বর ২০১৮ সালে খোলা হয় যেখানে দিনে ৮টি পরিষেবা রয়েছে। মদিনা রেলওয়ে স্টেশনটি কেন্দ্রের পূর্ব দিকে, বাদশাহ আব্দুল আজিজ বরাবর। ট্যাক্সি ছাড়া আর কোনও গণপরিবহন নেই। আপনি যদি রাস্তার পাশে থাকেন, তাহলে আপনি স্থানীয়দের আপনাকে তুলে নিয়ে যেতে এবং আপনাকে একটি পারিশ্রমিকের জন্য আপনার গন্তব্যে নিয়ে যেতে ইচ্ছুক হতে পারেন, যদিও তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ট্যাক্সি নয়, তবে সরকারি এবং অনানুষ্ঠানিক উভয় ট্যাক্সি চালকের মধ্যে থেকে প্রতারক শিল্পীদের থেকে সাবধান থাকুন (নীচে "নিরাপদে থাকুন" দেখুন)। অনেক দর্শনার্থী মনে করেন যে মদিনা একটি পবিত্র শহর হওয়ায় তাদের অসৎ আচরণের ভয় পাওয়ার দরকার নেই। এটি কোনও নিরাপদ অনুমান নয়। নীচে কিছু স্ক্যাম থেকে সাবধান থাকতে দেওয়া হলঃ *যখন আপনি মদিনা বিমানবন্দরের নিরাপদ এলাকা ছেড়ে আগমন করবেন, যদি আপনাকে ধনী দেশের একজন সচ্ছল দর্শনার্থীর মতো দেখায়, তাহলে আপনার পাসপোর্ট দেখার দাবিতে একজন আত্মবিশ্বাসী এবং সুভাষী ব্যক্তি আপনার কাছে আসবেন। এই ব্যক্তি বিমানবন্দর বা সরকারী কর্মকর্তা নন, কিন্তু আসলে একটি স্থানীয় ট্যাক্সি কোম্পানির জন্য কাজ করছেন এবং কেউ যদি আপনার পাসপোর্ট চান তবে আপনার আইডি দেখার দাবি করা উচিত। আপনি যদি তাকে আপনার পাসপোর্ট দেন, তাহলে তিনি আপনাকে তাকে অনুসরণ করতে বলবেন এমন একটি ডেস্কে যেখানে এটি এমন একজনের কাছে হস্তান্তর করা হবে যিনি কিছু সময় ধরে এটি মনোযোগ সহকারে যাচাই করার ভান করবেন এবং তারপরে আপনাকে তার একজন সহকর্মীকে ট্যাক্সি অনুসরণ করতে বলবে, যেখানে মধ্য মদিনায় আপনার যাত্রার জন্য আপনাকে অবশ্যই ঘৃণ্যভাবে অতিরিক্ত চার্জ করা হবে। বিমানবন্দর থেকে মধ্য মদিনায় ট্যাক্সি ভ্রমণের জন্য মানক সেট মূল্য রয়েছে, যেমনটি সরকার নির্ধারণ করেছে, এবং এগুলি গাড়ি পার্ক এলাকার চিহ্নগুলিতে তালিকাভুক্ত করা হবে। প্রতিকূলতার জন্য অর্থ প্রদানে প্রতারিত হবেন না। *ট্যাক্সি চালকদের থেকে সাবধান থাকুন সরকারী এবং বেসরকারী উভয়ই আপনার বাড়িতে অনেক কষ্টের কথা বলে, অথবা এমনকি বলছেন যে তারা প্যালেস্টাইন, চেচনিয়া, বার্মা ইত্যাদিতে গিয়ে জিহাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে যাচ্ছে, এবং আপনার কাছে অনুদান চাইবে। এগুলি সর্বদা আপনাকে অর্থ থেকে প্রতারিত করার জন্য পরিকল্পনা করা হয়, কারণ তারা জানে তীর্থযাত্রীরা দাতব্য বোধ করছেন এবং মিথ্যা নিয়ে প্রশ্ন করবেন না। এই ধোকাবাজিতে কখনই পড়বেন না। সাধারণ সম্পাদনা মোডের জন্য বোতাম 'রচনাশৈলী বিষয়শ্রেণী চিত্র বিষয়বস্তু| যোগ বানান| সংশোধন', 'হালনাগাদ| করা হল ট্যাগ| যোগ/বাতিল অনুলিপি| সম্পাদনা উত্তর| প্রদান মন্তব্য| যোগ' দৃশ্যমান সম্পাদনার জন্য বোতাম আলোচনার জন্য কোনও বোতাম নেই দৃশ্যমান সম্পাদনা আলোচনার পৃষ্ঠাগুলিতে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে নয়) 'রচনাশৈলী বিষয়শ্রেণী চিত্র বিষয়বস্তু| যোগ বানান| সংশোধন', 'হালনাগাদ| করা হল ট্যাগ| যোগ/বাতিল অনুলিপি| সম্পাদনা' .attr title সম্পাদনা সারাংশ বোতাম সম্পর্কিত তথ্য কিছু দরকারী পূর্বনির্ধারিত সারাংশসহ সম্পাদনা সারাংশ বাক্সের নিচে ক্লিকযোগ্য বোতাম যোগ করে। হেজাজ বা হিজাজ সৌদি আরবের কেন্দ্রীয় লোহিত সাগর উপকূল জুড়ে অবস্থিত। বাণিজ্যিক কেন্দ্র জেদ্দা এবং ইসলামের পবিত্র শহর মক্কা ও মদিনা উভয়েরই অবস্থান এখানে। এখানেই দামেস্ক থেকে বিখ্যাত রেলপথ তার সংক্ষিপ্ত উত্তাল সময়ে নেতৃত্ব দিয়েছিল। রাজনৈতিকভাবে কিছুটা রিয়াদ দ্বারা অধিগৃহীত হলেও, জেদ্দা বিশেষ করে দেশের সবচেয়ে বিশ্বজনীন শহর হিসেবে রয়ে গেছে। নির্দেশক ধরন city নাম আল হাদা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q4703935 নির্দেশক ধরন city নাম বদর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q27256 — যেখানে মুহাম্মদ শক্তিশালী কুরাইশ বাহিনীকে পরাজিত করার জন্য মুসলমানদের যাওয়ার পথের পাশে থাকা কূপগুলি ভরাট করেছিলেন নির্দেশক ধরন city নাম জেদ্দা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q374365 নির্দেশক ধরন city নাম মক্কা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q5806 নির্দেশক ধরন city নাম মদিনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q35484 নির্দেশক ধরন city নাম তাইফ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q182640 নির্দেশক ধরন city নাম ইয়ানবু অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q466027 নির্দেশক ধরন city নাম কিং আবদুল্লাহ ইকোনমিক সিটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1285450 — নির্মাণাধীন নতুন শহর, বর্তমানে প্রধানত গল্ফ কোর্স এবং বিলাসবহুল হোটেল আছে নির্দেশক ধরন other নাম খাইবার অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q27125 — একটি প্রাক্তন ইহুদি মরুদ্যান শহরের ধ্বংসাবশেষ, ৬২৮ খ্রিস্টাব্দে এখানে একটি বড় যুদ্ধ হয়েছিল। নির্দেশক নাম আরাফাতের ময়দান অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q234915 আরবি এই অঞ্চলের সরকারি ভাষা। তবে, সারা বিশ্ব থেকে তীর্থযাত্রীদের আসার কারণে বিশ্বের সব প্রধান ভাষা না হলেও, বিশেষ করে উর্দু, হিন্দি, বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় কথা বলা হয় সবচেয়ে বেশি। একটি নতুন উচ্চ গতির রেল লাইন, হারামাইন লাইন, মক্কা-জেদ্দা-মদিনা রুটে নির্মিত হয়েছে। জেদ্দার বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং পরিকল্পিত কিং আবদুল্লাহ ইকোনমিক সিটিতেও স্টেশন রয়েছে। ২০১৪ সাল থেকে উইকিপিডিয়া প্রকল্পে বিভিন্ন বিষয়ে নিবন্ধ তৈরী, মানোন্নয়ন এবং সম্পাদনায় ভূমিকা রাখার চেষ্টা করছি। এছাড়া মোজিলা প্রকল্পে ২০১১ সাল থেকে প্রথম বাংলাদেশী মোজিলা রিপ্রেজেনটেটিভ (রেপ্স) এবং ২০১২ সাল থেকে প্রথম বাংলাদেশী মোজিলা রেপ্স মেন্টর হিসেবে সেচ্ছাসেবক। মোজিলা প্রকল্পে যোগদানের জন্য সেচ্ছাসেবকদের উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করি। দেশের বাহিরে মোজিলার বিভিন্ন ওয়ার্কশপ এবং সম্মেলনে (উল্লেখযোগ্য মোজিলা রেপ্স ক্যাম্প ২০১২ জার্মানি মোজিলা ক্যাম্প এশিয়া ২০১২ সিঙ্গাপুর মোজিলা রেপ্স ক্যাম্প ২০১৩ স্পেন মোজিলা সামিট ২০১৩ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মোজিলা রেপ্স ক্যাম্প ২০১৪ জার্মানি অংশগ্রহন করেছি। বিভিন্ন ওপেন সোর্স প্রকল্পে অবদান রাখতে চেষ্টারত। * এখন পর্যন্ত বাংলা উইকিভ্রমণে মোট নিবন্ধ সংখ্যা বিশেষ:Statistics NUMBEROFARTICLES । দেশটির জীবাণুমুক্ত পূর্বাভাসযোগ্যতা এবং নিরপেক্ষতার জন্য আংশিকভাবে প্রাপ্য খ্যাতি রয়েছে। তবুও এশিয়ার সুইজারল্যান্ড" হিসেবে দেশটি প্রতিবেশী দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মূল ভূখণ্ডের বিশৃঙ্খলা, ময়লা এবং দারিদ্র্য থেকে অনেকের কাছে উন্নত অবকাশের জন্য সমাদৃত। আপনি যদি চকচকে পরিষ্কার পৃষ্ঠের নীচে স্ক্র্যাচ করেন এবং পর্যটন পথানুসরণ থেকে দূরে চলে যান তবে আপনি শীঘ্রই বিশ্বের কয়েকটি শহর-রাজ্যের চেয়ে আরও বেশি কিছু খুঁজে পাবেন। সিঙ্গাপুর তার খাবারের জন্য বিখ্যাত; খাবারে মালয়, চীনা, ভারতীয় এবং পাশ্চাত্য উপাদানের একটি অনন্য মিশ্রণ রয়েছে। নিম্নলিখিত শুধুমাত্র সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবারের একটি সংক্ষিপ্ত নমুনা। ম্যাকডোনাল্ডস, কার্লস জুনিয়র, বার্গার কিং, কেএফসি, এমওএস বার্গার, ডেইরি কুইন, অরেঞ্জ জুলিয়াস, সাবওয়ে ইত্যাদির মতো আন্তর্জাতিক ফাস্ট ফুড চেইনগুলি সাধারণত বিভিন্ন শপিং মলে পাওয়া যায়। একটি বেসিক বার্গারের দাম $২ থেকে এবং একটি সেট মেনু খাবারের জন্য $৫ পর্যন্ত খরছ হতে পারে। সমস্ত রেস্তোরাঁয় স্ব-পরিষেবা রয়েছে এবং খাবারের পরে আপনার টেবিল পরিষ্কার করা ঐচ্ছিক। সিঙ্গাপুরের অ্যালকোহল ব্যাপকভাবে পাওয়া যায় কিন্তু অধিক শুল্কের কারণে তা ব্যয়বহুল। অন্যদিকে, চাঙ্গি বিমানবন্দরে এসব করমুক্ত এবং বিশ্বের সেরা দামে পাওয়া যায়। আপনি যদি মালয়েশিয়া ছাড়া অন্য দেশ থেকে আসেন তবে আপনি এক লিটার পর্যন্ত মদ এবং দুই লিটার ওয়াইন এবং বিয়ার আনতে পারেন। মালয়েশিয়া দুটি প্রধান ভৌগোলিক অঞ্চলে বিভক্ত, সাধারণত উপদ্বীপ মালয়েশিয়া এবং পূর্ব মালয়েশিয়া নামে পরিচিত। | region1description=আধুনিক রাজধানী কুয়ালালামপুর ঔপনিবেশিক ঐতিহ্য সহ ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী শহর এবং লংকাওয়ে দ্বীপপুঞ্জ অফার করে আরও উন্নত অঞ্চল। পার্লিস কেদাহ এবং পেরাক হল থাইল্যান্ড ওভারল্যান্ডের প্রবেশদ্বার। | region2items কেলান্তান পাহাং তেরেঙ্গানু]] | region2description=আরো ঐতিহ্যবাহী মুসলিম অঞ্চল, যেখানে রয়েছে তামান নেগারা ন্যাশনাল পার্ক অসংখ্য অক্ষত দ্বীপ এবং জঙ্গল রেলওয়ে যা গ্রামীণ পশ্চিমাঞ্চলের মধ্য দিয়ে বয়ে যায়। কেলান্টান হল থাইল্যান্ড ওভারল্যান্ডের প্রবেশদ্বার। | region3description=মাত্র একটি রাজ্য, দুটি উপকূলরেখা, প্রুচুর পাম তেলের বাগান এবং একটি কজওয়ে বা সেতুর মাধ্যমে সিঙ্গাপুর যাওয়ার প্রবেশদ্বার নিয়ে গঠিত। | region1description সিপাদান দ্বীপে চমৎকার স্কুবা ডাইভিং এবং মাবুল এ মাক ডাইভিং, সংরক্ষিত প্রকৃতি লাবুয়ান এর ফেডারেল ছিটমহল এবং বিশাল কিনাবালু পর্বত]]। | region2description=পূর্ব মালয়েশিয়ার দক্ষিণের রাজ্য। রাজ্যের রাজধানী কুচিং এর বিপরীতে ঐতিহ্যবাহী লংহাউস, লীলাভূমি এবং জাতীয় উদ্যানের বাড়ি। এটি ব্রুনাই এবং ইন্দোনেশিয়া ওভারল্যান্ডের প্রবেশদ্বার। নির্দেশক ধরন city নাম কুয়ালালামপুর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1865 — বহু-সাংস্কৃতিক জাতীয় রাজধানী, পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার এখানকার মুল আকর্ষণ নির্দেশক ধরন city নাম মালাক্কা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q61089 — ঔপনিবেশিক-শৈলী স্থাপত্য সহ মালয়েশিয়ার ঐতিহাসিক শহর নির্দেশক ধরন city নাম ইপোহ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q271619 — ঐতিহাসিক ঔপনিবেশিক পুরাতন শহর এবং টিনের খনির এলাকা সহ পেরাক এর রাজধানী নির্দেশক ধরন city নাম জোহর বাহরু অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q231318 — জোহর এর রাজধানী এবং মালয়েশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম শহর নির্দেশক ধরন city নাম কুয়ান্তান অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q817578 — পেহাং এর রাজধানী এবং পূর্ব উপকূলের বাণিজ্যিক কেন্দ্র নির্দেশক ধরন city নাম কোটা কিনাবালু অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q137271 — গ্রীষ্মমন্ডলীয় দ্বীপপুঞ্জ, অতিবৃষ্টি অরণ্য এবং মাউন্ট কিনাবালুর কাছাকাছি নির্দেশক ধরন city নাম কুচিং অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q220445 — সারাওয়াক এর রাজধানী এবং পূর্ব মালয়েশিয়ার বৃহত্তম শহর নির্দেশক ধরন city নাম মিরি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q986803 — সারাওয়াক অবলম্বন শহর, ব্রুনাইয়ের সীমান্তের কাছে অবস্থিত এবং ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান গুনুং মুলু জাতীয় উদ্যান এর প্রবেশদ্বার [[মক্কা]]য় মুসলমানদের ঐতিহ্যবাহী বার্ষিক তীর্থযাত্রা হজ্জ সামর্থবান মুসলমানদের জন্য একটি বাধ্যতামূলক ধর্মীয় কর্তব্য এবং এটি বিশ্বের বৃহত্তম বার্ষিক সমাবেশ। এটি ইসলামিক ক্যালেন্ডারের শেষ মাস জিলহজ্জের ৮ এবং ১২ তারিখের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। হজ্জ হলো সেই প্রতীকী তীর্থযাত্রা যখন বিশ্বের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী, আর্থ-সামাজিক স্তর এবং সংস্কৃতির লক্ষ লক্ষ মুসলমান একসঙ্গে মক্কায় ভ্রমণ করে এবং আল্লাহর প্রশংসা করে এবং তাদের পাপের ক্ষমা প্রার্থনা করে। পাঁচ দিনের আধ্যাত্মিক হজ, যেটি খ্রিস্টীয় ক্যালেন্ডারের ৭ম শতাব্দী থেকে শুরু হয়েছে, মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে বন্ধন এবং স্নেহের প্রচার করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এবং সাদা পোশাকের ইহরাম পরিধান করার মাধ্যমে বোঝায় যে, সবাই আল্লাহর দৃষ্টিতে সমান। তীর্থযাত্রীরা পবিত্র নগরী মক্কা এবং এর আশেপাশে উপাসনা করে দিন কাটায় এবং হজ্জ পালন করে। হজ্জ ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটি; প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানকে তার জীবনের কোনো না কোনো সময় স্বাস্থ্য ও আর্থিক সামর্থ অর্জিত হলে হজ্জ করতে হয়। দরিদ্র অঞ্চল থেকে পুরো পরিবার বা এমনকি পুরো গ্রামের পক্ষ থেকে একজনকে হজ্জ করতে পাঠানোও অস্বাভাবিক নয়। এটি একটি অত্যন্ত আধ্যাত্মিক ব্যাপার। প্রধানত মুসলিম অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং মধ্য এশিয়ার বেশিরভাগ অংশ, পাশাপাশি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি যেমন পাকিস্তান, বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া এবং পশ্চিম আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশ। অন্যান্য বেশ কয়েকটি এলাকায় ব্যপক মুসলিম সংখ্যালঘু রয়েছে এবং প্রায় বিশ্বের সবখানে কিছু মুসলিম রয়েছে। তীর্থযাত্রা এই সমস্ত স্থান থেকে মুসলমানদের একত্রিত করে। এটি সবচেয়ে বড় মানব অভিবাসনের একটি। প্রতি বছর দুই মিলিয়নেরও বেশি মানুষ এই তীর্থযাত্রার জন্য সৌদি আরব যান। যেহেতু তারা সবাই মোটামুটি একই সময়ে আসে এবং একই ক্রমে একই জায়গায় যায় এবং যেহেতু বিপুল সংখ্যক সৌদিরাও যায়, তাই এটি একটি বড় লজিস্টিক সমস্যা। এটি পরিচালনার জন্য সৌদি সরকারের একটি মন্ত্রণালয় রয়েছে। হজ্জ শুধুমাত্র ইসলামিক ক্যালেন্ডারের জিলহজ্জ মাসে সম্পন্ন করা যায়। অন্য যেকোনো সময়ে মক্কায় তীর্থযাত্রাকে উমরাহ (عمرة) বলা হয় এবং এটি বাধ্যতামূলক না হলেও দৃঢ়ভাবে সুপারিশ করা হয়। আপনি সৌদি আরবের নাগরিক না হলে আপনার ভিসার প্রয়োজন হবে, যা সৌদি দূতাবাস থেকে আগাম নেওয়া যাবে। একটি দেশের মুসলমানদের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে একটি কোটা পদ্ধতিতে ভিসা বরাদ্দ করা হয়। আপনাকে প্রমাণ দিতে হতে পারে যে আপনি মুসলিম, যেমন আপনার স্থানীয় মসজিদ থেকে একটি চিঠি। চীন এবং সিঙ্গাপুরের মতো কিছু দেশে হজের উপর অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণও রয়েছে। ৪৫ বছরের কম বয়সী মহিলাদের একজন মাহরাম বা একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ যিনি তার পরিবারের প্রধানের (সাধারণত স্বামী বা পিতা) সাথে ভ্রমণ করতে হবে এবং সম্পর্কের প্রমাণও দিতে হবে। ৪৫ বছরের বেশি বয়সী মহিলারা মাহরাম ছাড়া ভ্রমণ করতে পারবেন যদি তারা একটি সংগঠিত দলে থাকেন এবং প্রত্যেকের কাছে তার মাহরাম পুরুষের কাছ থেকে অনুমতিপত্র থাকে। পুরো হজ্জের সময় জুড়ে আপনি আপনার সাধারণ পোশাকের বদলে সাদা পোশাকের মাধ্যমে সম্পদ বা শ্রেণীগত বৈষম্যের চিহ্ন মুছে ফেলবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এই পোশাকের টুকরোগুলোকে বলা হয় ‘ইহরাম পোশাক’ এবং মহিলাদের জন্য সাদা আবায়া, স্কার্ফ বা শাল এবং মোজা থাকে। হজের ইহরাম পোশাক সমতার প্রতীক: সমস্ত তীর্থযাত্রীকে আল্লাহর দৃষ্টিতে সমান হিসাবে উপস্থাপন করা হয়। সাদা পোশাক বিশুদ্ধতারও প্রতীক, এবং তীর্থযাত্রীদের পরম ভক্তির জায়গা। মধ্যযুগে, মানুষ উটের কাফেলা বা জাহাজে করে মক্কায় হজ্বযাত্রা করতো; এই যাত্রা কখনও মাস, কখনও কখনও পৌঁছাতে বছরও লেগে যেতো। জেদ্দা থেকে বেশিরভাগ তীর্থযাত্রীদের জন্যই, সরাসরি বিমানবন্দর থেকে মক্কা যাওয়ার জন্য চার্টার্ড বাস এবং ট্যাক্সি রয়েছে। এদের অনেক গুলোয় আবার উত্তর আমেরিকায় স্কুল বাসে ব্যবহৃত হলুদ এবং কালো প্যাটার্ন আঁকা দেখবেন; হাইওয়েতে এদের দেখে আপনার স্কুল বাস বলে ভুল হতে পারে। মদিনা আরেকটি প্রবেশ বিন্দু, এর বিমানবন্দরটিও অনেক হজ ফ্লাইট পরিচালনা করে। জেদ্দা এবং মদিনা সংযোগকারী উচ্চ গতির রেললাইন সম্ভবত মক্কায় যাওয়ার দ্রুততম উপায়, তবে ট্রেনগুলি কীভাবে তীর্থযাত্রীদের পরিচালনা করে তা স্পষ্ট নয়। মক্কায় প্রবেশের আগে তীর্থযাত্রীদের অবশ্যই পবিত্র অবস্থায় প্রবেশ করতে হবে পুরুষদের সাদা পোশাক ইহরাম পরিধান করতে হবে। বেশিরভাগ মানুষই বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগেই ইহরাম বাঁধেন, আবার অনেকে মিকাত নামে নির্দিষ্ট স্থানে পোশাক পরিবর্তন করেন, যার আক্ষরিক অর্থ "একটি নির্দিষ্ট স্থান"। ইহরাম বাঁধার উদ্দেশ্য হল সকল হাজীদের মধ্যে সমতা প্রদর্শন করা যাতে ধনী-গরিবের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। মক্কায় পৌঁছে হোটেলে ওঠার পরে, তীর্থযাত্রীরা মসজিদ আল-হারামের দিকে যান এবং তাওয়াফ করেন যার মধ্যে রয়েছে চারবার দ্রুত গতিতে এবং তিনবার ধীর গতিতে কাবার চারপাশে হাঁটা। সাফা এবং মারওয়াহ পাহাড়ের মধ্যে সাত বার হেঁটে সাঈ দ্বারা তাওয়াফ করা হয় (উভয় অনুষ্ঠানই মসজিদুল হারামের মধ্যে করা হয়)। এই প্রথম দুটি ধাপ, বছরের যেকোনো সময়ে করা যেতে পারে, এটি বা ওমরাহ নামে পরিচিত, যেখানে সম্পূর্ণ হজ্জের বিধান পরিপালনকে "বৃহত্তর হজ" বা আল-হজ আল-আকবার নামে পরিচিত। হজ্জের প্রথম দিন ইসলামি মাস জিলহজের অষ্টম দিন হলো হজ যাত্রার প্রথম দিন। তীর্থযাত্রীরা মক্কার অভ্যন্তরে "ইহরাম" পরিধান করে পবিত্রতার রাজ্যে প্রবেশ করে এবং মক্কার নিকটবর্তী এবং কেন্দ্রীয় মক্কা থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে মিনায় চলে যায়। তীর্থযাত্রীরা বড় দলে হেঁটে যায় এবং মিনায় রাতে ক্যাম্প করে রাত্রিযাপন করে। তাঁবুর শহর মিনায়, ১০০,০০০ এরও বেশি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত তাঁবু রয়েছে যা হজযাত্রীদের অস্থায়ী বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। মিনায় অবস্থানকালে হজযাত্রীরা দিনটি প্রার্থনা করে কাটান। হজের দ্বিতীয় দিন — ৯ তারিখে, হজযাত্রীরা মিনা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে আরাফাতের মরুভূমির দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে। বলা হয় যে, আরাফাতে বিকাল না কাটালে তীর্থযাত্রীর হজ বাতিল বলে গণ্য হবে। আরাফাত বছরের বেশির ভাগ সময় জনমানবশূন্য থাকে শুধু হজের মউসুমে এটি জনাকীর্ণ থাকে। হাজীরা সূর্যাস্ত পর্যন্ত আরাফাতে নামাজ পড়ে সময় কাটান। আর সূর্য অস্ত যাওয়ার সাথে সাথে হাজীরা মুজদালিফার উদ্দেশ্যে আরাফাত ত্যাগ করতে শুরু করে। মুজদালিফা আরাফাত থেকে মিনা এবং আরাফাতের মধ্যবর্তী পথে প্রায় ১০ কিমি দূরে অবস্থিত। তীর্থযাত্রীরা আরাফাতে পরের দিনের আনুষ্ঠানিকতা শয়তানের উপর পাথর নিক্ষেপের জন্য নুড়ি সংগ্রহ করে এবং মুজদালিফার খোলা জায়গায় রাতভর ক্যাম্প করে এবং প্রায়শই খোলা বাতাসে ঘুমায়। হজের তৃতীয় দিন — ঈদুল আজহা শুরু । ১০ তারিখে, হজযাত্রীরা মিনায় ফিরে যান এবং মিনা থেকে মিনা থেকে প্রায় ৫ কি.মি. দূরে জামারাত সেতুর দিকে অগ্রসর হন। জামারাত সেতুতে, শয়তানের প্রতি প্রতীকী পাথর নিক্ষেপ করা হয়। এখানে শয়তানের প্রতিনিধিত্বকারী বড় দেয়ালে সাতটি নুড়ি নিক্ষেপ করা হয়। শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ করার পরে, তীর্থযাত্রীরা একটি পশু কোরবানি করে (বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মক্কায় একটি স্যাক্রিফাইস ভাউচার কিনে অন্য কারো দ্বারা পরিচালিত হয়)। এরপর হজযাত্রীরা মক্কায় ফিরে যান এবং হজের তাওয়াফ ও সায়ী করেন। এরপর ইহরাম খুলে সাধারণ পোশাক পরা যায়। রাতে, হজযাত্রীরা মিনায় ফিরে যান এবং সেখানে রাত কাটান। উইকিভ্রমণ দেশটিকে চারটি দ্বীপ গ্রুপে বিভক্ত করেছে: | region1items মেট্রো ম্যানিলা কর্ডিলেরা প্রশাসনিক অঞ্চল ইলোকোস অঞ্চল কাগায়ান উপত্যকা সেন্ট্রাল লুজন ক্যালাবারজোন বিকোল এবং বাটানেস মিন্দোরো মারিন্ডুক এবং রোম্বলন এর বহির্মুখী দ্বীপ/ দ্বীপপুঞ্জ প্রদেশ | region1description=ফিলিপাইনের বৃহত্তম এবং সর্বাধিক জনবহুল দ্বীপকে কেন্দ্র করে একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। দ্বীপপুঞ্জের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত, এটি দেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কেন্দ্র, রাজধানী শহর ম্যানিলা এবং এর সবচেয়ে জনবহুল শহর কুইজন সিটিতে অবস্থিত। | region3items জাম্বোয়াঙ্গা উপদ্বীপ উত্তর মিন্দানাও দাভাও অঞ্চল সকস্কসারজেন কারাগা অঞ্চল বাংসামোরো]] | region3description=ফিলিপাইনের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ। এই অঞ্চলে দেশের অনেক মুসলিম রয়েছে, কিছু কিছু বেশ উগ্রপন্থী, এবং অধিকাংশ এলাকাকে ভ্রমণের জন্য অনিরাপদ বলে মনে করা হয় বিস্তারিত জানার জন্য মিন্দানাও এবং অন্য নিবন্ধে সতর্কতা দেখুন। | region4items=পালোয়ান দ্বীপ ক্যালামিয়ান দ্বীপপুঞ্জ কুয়ো দ্বীপপুঞ্জ]] | region4description=দেশের বাকি অংশের পশ্চিমে একটি দ্বীপপুঞ্জ প্রদেশ। আয়তনে এটি দেশের বৃহত্তম প্রদেশ। এর রাজধানী হল পুয়ের্তো প্রিন্সেসা শহর।}} ফিলিপাইন সরকারের প্রশাসনিক ব্যবস্থা তিনটি শীর্ষ-স্তরের অঞ্চল ব্যবহার করে: লুজোন, ভিসায়াস এবং মিন্দানাও। তারা পালোয়ানকে লুজোনের অধীনে পরিচালিত মিমারোপা অঞ্চলের অংশ হিসাবে বিবেচনা করে। এর নিচে 18টি নিম্ন-স্তরের অঞ্চল, 80টি প্রদেশ, 120টি শহর এবং অনেক গ্রামীণ পৌরসভা রয়েছে। ফিলিপাইনে বসবাস করা সাশ্রয়ী এবং দেশটিতে কেনাকাটা করাও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যান্য জায়গার তুলনায় সাশ্রয়ী। দেশটিতে প্রচুর শপিং মল রয়েছে, বড় থেকে ছোট এবং আধুনিক থেকে ঐতিহ্যগত; ভোগবাদ ফিলিপিনো সংস্কৃতির অংশ। দেশের চারটি বৃহত্তম মল অপারেটর হল এসএম, রবিনসন্স, সিটিমল এবং আয়লা দ্বীপপুঞ্জ জুড়ে অবস্থান সহ। বেশিরভাগ মল সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকে; ক্রিসমাস কেনাকাটার মরসুমে (সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি থেকে জানুয়ারির শুরুর দিকে) সকাল ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে এবং রাত ১১টা পর্যন্ত বন্ধ হয়ে যায়। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া অনেকেই প্রতি ক্রিসমাস, নতুন বছর এবং গুড ফ্রাইডে বন্ধ করে দেয়। সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে, ব্যাগ তল্লাশি এবং মেটাল ডিটেক্টরেরসহ মলে নিরাপত্তা কঠোর রয়েছে। কোন একক "ফিলিপিনো রন্ধনপ্রণালী" নেই, বরং বিভিন্ন আঞ্চলিক এবং জাতিগত খাবারের সমন্বয় রয়েছে। আপনি যখন অঞ্চল, প্রদেশ এবং দ্বীপের মধ্যে ভ্রমণ করেন তখন স্থানীয় খাবার পরিবর্তিত হয় এবং উপাদানগুলি স্থানীয় সংস্কৃতি এবং অর্থনীতির দ্বারা পরিবর্তিত হয়, তবে ফিলিপিনো খাবারকে সংজ্ঞায়িত করে এমন বিস্তৃত বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ==কোন সম্পাদনা পর্যালোচিত হিসেবে চিহ্নিত করা হবে== এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: দীর্ঘ আমেরিকার বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধ (আন্তর্জাতিকভাবে ভিয়েতনাম যুদ্ধ বলা হয়) সত্ত্বেও, ভিয়েতনাম ১৯৯০ এর দশক থেকে বিধ্বস্ত অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসছে এবং তার তরুণ ও পরিশ্রমী জনসংখ্যার দ্বারা চালিত দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যদিও পর্যটন গন্তব্য হিসাবে অনেক দেশ (যেমন থাইল্যান্ড থেকে এটি কম উন্নত, কিন্তু দুর্দান্ত খাবার এবং প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক আকর্ষণের সমৃদ্ধ একটি দেশ ভিয়েতনাম। নির্ভীক ভ্রমণকারীদের জন্য অনেক কিছু দেখার আছে। নির্দেশক ধরন city নাম হ্যানয় অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1858 — ভিয়েতনামের রাজধানী এবং প্রধান পর্যটন গন্তব্য নির্দেশক ধরন city নাম হো চি মিন সিটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1854 এইচসিএমসি) — ভিয়েতনামের বৃহত্তম শহর, পূর্বে সাইগন নামে পরিচিত ছিল যখন এটি দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী ছিল নির্দেশক ধরন city নাম ডানাং অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q25282 — মধ্য ভিয়েতনামের বৃহত্তম শহর নির্দেশক ধরন city নাম দা লাত অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q25281 — উচ্চভূমির কেন্দ্রস্থল নির্দেশক ধরন city নাম হাইফোং অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q72818 — "বন্দর শহর উত্তর ভিয়েতনামের একটি প্রধান বন্দর নির্দেশক ধরন city নাম হিউ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q36167 — ভিয়েতনামের সম্রাটদের প্রাক্তন বাড়ি নির্দেশক ধরন city নাম ন্‌হা ট্রাং অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q19491 — ক্রমবর্ধমান সৈকত নির্দেশক ধরন city নাম Vinh অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q33428 — খুব সুন্দর কুয়া লো বিচ সহ উত্তর ভিয়েতনামের প্রধান শহর ভিয়েতনাম আপনাকে এশিয়ার সেই দিকগুলি দেখাবে যা আপনি হয়তো কখনও ভাবেনও নি। অত্যাশ্চর্য দৃষ্টিনন্দন উচ্চভূমির নীচের ধানের ক্ষেত, মেকং ব-দ্বীপের স্রোতে রঙিন জলের বাজার এবং হ্যানয়ের অবিরাম কোলাহলপূর্ণ শহুরে জীবন, যেখানে মোটরসাইকেলের পিছনে স্কুলের বাচ্চা থেকে শুরু করে ফ্রিজ কিংবা সবজির বিশাল স্তূপ সবই পরিবহন করা হয়। যদিও ভিয়েতনামের বিশাল শহরগুলি দ্রুত আধুনিক এশীয় মহানগরীতে রূপান্তরিত হচ্ছে, তবে ঐতিহ্যগত সংস্কৃতি কখনও মুছে যায়নি। কিছু সেরা দর্শনীয় স্থান দেখার জন্য এর ভেনিসের মতো খাল এবং সুন্দর পুরানো শহর সহ হোই আন এর দিকে যান। পুরানো বন্দর উপভোগ করুন, এর অন্তহীন ঘূর্ণায়মান গলির মধ্য দিয়ে ঘুরে বেড়ান এবং এর অগণিত ভালো রেস্তোরাঁ এবং দোকানগুলি থেকে একটি বাছাই করুন, অথবা সৈকতে আরাম করুন। একসময় জেলেদের গ্রাম, এই শহরটি এখন সংরক্ষণ আইন দ্বারা সু-সুরক্ষিত এবং দর্শনার্থীদের জন্য একটি প্রধান পর্যটন আকর্ষণে পরিণত হয়েছে৷ ভিয়েতনামের মতো মনোমুগ্ধকর ভূদৃশ্য খুব কম দেশেই রয়েছে। অনেকের কাছে, দেশের আশ্চর্যজনক চুনাপাথরের দৃশ্য, নিখুঁত সমুদ্র সৈকত, দ্বীপ, পর্বতশ্রেণী, ধানের ক্ষেত এবং হ্রদ হল এর সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক সম্পদ। ভিয়েতনামের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হা লং বে যেখানে রয়েছে হাজার হাজার চুনাপাথরের স্তম্ভ এবং ঘন গাছপালাসহ জঙ্গল। ব্যস্ত বন্দর জীবনের মধ্যে, আপনি ভাসমান জেলেদের গ্রাম, গুহা এবং দ্বীপের হ্রদ পাবেন। লান হা বে এর আশেপাশের প্রকৃতি ততটাই দর্শনীয়, কিন্তু কম ব্যস্ত। বাঁশের বনের পটভূমিতে স্থানীয় ধান ক্ষেতের দৃশ্য দেখতে সা পা এবং মুং হোয়া উপত্যকায় যান। এছাড়াও উত্তরে নিন বিনহ এর কাছে তাম কক রয়েছে। এই অঞ্চলটি তার কার্স্ট দৃশ্যাবলী, ধানের ক্ষেত এবং গুহার জন্য বিখ্যাত এবং ভাড়া করা নৌকা দ্বারা ভ্রমণ করা যায়। নির্দেশক ধরন city নাম Muara অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2982479 — একটি ছোট বন্দর শহর ব্রুনাইতে স্থানীয় কারুশিল্প খুব বেশি নেই। আপনি ব্রুনাই ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ধরণের ব্র্যান্ডেড স্যুভেনিরের একটি মুষ্টিমেয় দেখতে পাবেন যেগুলি সবই আমদানি করা। স্যুভেনির ধরনের দোকানে সাধারণত আমদানি করা বিভিন্ন পণ্য, মোমবাতি এবং সাধারণ উপহার বিক্রি হয়। ব্রুনাইনরা বাইরে খেতে পছন্দ করে এবং ব্রুনাইতে অনেক চমৎকার রেস্তোরাঁ রয়েছে যা বিভিন্ন ধরণের খাবার পরিবেশন করে, এখানে প্রচুর সংখ্যক বিদেশি কর্মী কাজ করে। এছাড়াও স্থানীয় নাসি কাতোক রয়েছে, ভাত এবং তরকারি গরুর মাংস বা মুরগির একটি সাধারণ সংমিশ্রণ, যা বেশ মশলাদার হতে পারে। আপনি কিনতে পারেন এমন অন্যান্য খাবারের তুলনায় এটি তুলনামূলকভাবে সস্তা, উদাহরণস্বরূপ স্থানীয় খাবার যেমন চিকেন রাইস। যাইহোক, এটি একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প নয়, এ খাবারে অল্প সবজি এবং অত্যধিক চর্বি থাকে। ব্রুনাই একটি শুষ্ক দেশ দেশের কোথাও অ্যালকোহল বিক্রি হয় না এবং জনসাধারণের মধ্যে অ্যালকোহল পান আইন দ্বারা নিষিদ্ধ। মন্তব্যের অনুরোধের পূর্বে খেয়াল করুন * কোনো ব্যবহারকারী সংক্রান্ত সমস্যার জন্য প্রথমে ব্যবহারকারীর আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন, এবং প্রয়োজনে তৃতীয় পক্ষের সাহায্য নিয়ে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করুন। মন্তব্যের অনুরোধে মন্তব্যকারীদের জন্য পরামর্শ * মন্তব্যের অনুরোধ কোনো ভোটাভুটি নয়। ঐকমত্যের ওপরই এখানে জোর দেওয়া হয়, কোনো পক্ষের ভোটের পরিমাণ এখানে গুরুত্বপূর্ণ নয়। * অন্য ব্যবহারকারীর ওপর আস্থা রাখুন এবং শিষ্টাচার মেনে চলুন। * যেখানে মধ্যস্ততা করা সম্ভব, সেখানে তা করুন। সবাইকে আলাদা করার পরিবর্তে একটি এক করার চেষ্টা করুন। * প্রয়োজনে ব্যবহারকারীদের উইকিভ্রমণ নীতি ও রচনাশৈলী সম্পর্কে জানান। নতুন দুটি ব্যবহারকারী দল সৃষ্টি আমি এ প্রস্তাবের সাথে উক্ত অধিকারগুলোর একটা কাঠামো প্রস্তাব করছি- **কারও নিজের সম্পাদনা সয়ংক্রিয়ভাবে পরীক্ষিত হিসাবে চিহ্নিত (autopatrol) **কারও নিজের সম্পাদনা সয়ংক্রিয়ভাবে পরীক্ষিত হিসাবে চিহ্নিত (autopatrol) **অন্যের সম্পাদনা পরীক্ষিত বলে চিহ্নিত করা (patrol) **সাম্প্রতিক পরিবর্তনের পরীক্ষিত চিহ্ন দেখাও (patrolmarks) **একটি নির্দিষ্ট পাতার সর্বশেষ ব্যবহারকারীর সম্পদনা পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনুন (rollback) উভয় অধিকার প্রশাসক দিতে পারবেন। পাশাপাশি আমি আমি একটি সংক্ষিপ্ত নীতিমালাও প্রস্তাব করছি। ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হলে আলাদা পাতা তৈরি করা যাবে- *পর্যালোচক শুধু ধ্বংসপ্রবণ সম্পাদনা বাতিলের ক্ষেত্রেই রোলব্যাক অধিকার ব্যবহার করবেন। *এছাড়া সকল গঠনমূলক সম্পাদনা পরীক্ষিত হিসেবে চিহ্নিত করতে পারবেন। *স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ অধিকার পেতে কমপক্ষে ২০ টি মূল নামস্থানের নিবন্ধ থাকতে হবে এবং নিবন্ধের মান ভালো হতে হবে। *পর্যালোচক অধিকার পেতে মূল নামস্থানে কমপক্ষে ১০০ সম্পাদনা ও উল্লেখযোগ্য ধ্বংসপ্রবণতা বিরোধী কাজের রেকর্ড থাকতে হবে। অন্য উইকিমিডিয়া প্রকল্পে কাজ করার অভিজ্ঞতা ও বিবেচনায় আনা যেতে পারে। * প্রস্তাবে সমর্থন দিচ্ছি, ব্যবহারকারী দল তৈরি হলে প্রকল্পটি সক্রিয় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইয়াহিয়া ভাইয়ের প্রস্তাবে আমি একটু সংশোধনী দিতে চাই, :পর্যালোচক অধিকারের সাথে পুনঃনির্দেশনা ছাড়া স্থানান্তর অধিকার (suppressredirect) রাখা যেতে পারে। অপব্যবহারকারীদের অধিকার পাওয়া ঠেকাতে পর্যালোচক অধিকার পাওয়ার মানদণ্ড আরেকটু কঠিন হওয়া উচিত। যেমন, অ্যাকাউন্টের বয়স কমপক্ষে ৩০ দিন। স্বংয়ক্রিয় পরীক্ষণ অধিকার প্রশাসক স্বপ্রণেদিত হয়ে দিতে পারলেও পর্যালোচকের ক্ষেত্রে অবশ্যই নির্দিষ্ট পাতায় আবেদন করতে হবে। বন্ধ=এই অনুরোধে মন্তব্যের সময় শেষ হয়েছে। সমাধান=এই অনুরোধটি সফলভাবে সমাধান করা হয়েছে। পর্যালোচক হলো একটি ব্যবহারকারী অধিকার যা উইকিভ্রমণচারীদের দেওয়া হয়। এই অধিকারটি সম্পাদকদের অন্যের সম্পাদনা পরীক্ষিত হিসেবে চিহ্নিত করা, ধ্বংসপ্রবণ সম্পাদনা বাতিল, পুনর্নির্দেশ ছাড়া পাতা স্থানান্তরের মতো কিছু সুবিধা দেয়। *অন্যের সম্পাদনা পরীক্ষিত বলে চিহ্নিত করা (patrol) *সাম্প্রতিক পরিবর্তনের পরীক্ষিত চিহ্ন দেখাও (patrolmarks) *একটি নির্দিষ্ট পাতার সর্বশেষ ব্যবহারকারীর সম্পদনা পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনা (rollback) *পুনর্নির্দেশ ছাড়া একটি পাতা স্থানান্তর (suppressredirect) *পর্যালোচক শুধু ধ্বংসপ্রবণ সম্পাদনা বাতিলের ক্ষেত্রেই রোলব্যাক অধিকার ব্যবহার করবেন। *এছাড়া সকল গঠনমূলক সম্পাদনা পরীক্ষিত হিসেবে চিহ্নিত করতে পারবেন। *পর্যালোচক অধিকার পেতে মূল নামস্থানে কমপক্ষে ১৫০ সম্পাদনাসহ মোট ২০০ সম্পাদনা থাকতে হবে ও ধ্বংসপ্রবণতা বিরোধী কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। অন্য উইকিমিডিয়া প্রকল্পে ধ্বংসপ্রবণতার বিরুদ্ধে কাজ করার অভিজ্ঞতা এক্ষেত্রে বিবেচনায় আনা যেতে পারে। *অ্যাকাউন্টের বয়স কমপক্ষে ৩০ দিন হতে হবে। *প্রশাসক আবেদনের ভিত্তিতে সম্পাদনা যাচাই করে অধিকার প্রদান করবেন এবং অধিকারের অপব্যবহার হলে তা যে কোনো সময় অপসারণ করতে পারবেন। | region1items নিউ ব্রান্সউইক নিউফাউন্ডল্যান্ড ও ল্যাব্রাডর নোভা স্কটিয়া প্রিন্স এডওয়ার্ড দ্বীপ]] | region1description=ইউরোপীয় প্রভাবান্বিত দীর্ঘতম ইতিহাসের অঞ্চল, আটলান্টিক কানাডা হলো বেশ কয়েকটি স্বতন্ত্র স্থানীয় সংস্কৃতির স্থান, বিশেষ করে আদিবাসী মিকমাক, ইনু এবং নুনাতসিয়াভুত জনগণ, ফরাসি-ভাষী অ্যাকাডিয়ানরা অনুগতদের" বংশধর (শরণার্থী) আমেরিকান বিপ্লব, যার মধ্যে রয়েছে "ব্ল্যাক [আফ্রিকান] অনুগত কেপ ব্রেটন দ্বীপের স্কটিশ-গেলিক হাইল্যান্ডার এবং বিচ্ছিন্ন আইরিশ-প্রভাবিত, নিউফাউন্ডল্যান্ডাররা (যারা ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত একটি পৃথক দেশ ছিল)। এই অঞ্চলটি তার উপকূলীয় প্রাকৃতিক দৃশ্যের সৌন্দর্য, হ্যালিফ্যাক্স এবং সেন্ট জন'স এর ঐতিহাসিক শহরের দৃশ্য এবং এর সামুদ্রিক খাদ্য-প্রধান রান্নার জন্যও পরিচিত। | region2description=বিশাল কুইবেক সেন্ট লরেন্স নদীর চারপাশে একটি ঘনবসতিপূর্ণ (এবং ফরাসি-ভাষী) ক্লাস্টার এবং একটি বিস্তীর্ণ, কম-জনবসতিপূর্ণ (এবং বেশিরভাগ আদিবাসী) উত্তর পশ্চিমাঞ্চল নিয়ে গঠিত। লরেন্টিয়ান অঞ্চলটি উত্তর আমেরিকার অভ্যন্তরে লুকিয়ে থাকা একটি ছোট ইউরোপীয় দেশের মতো, এবং কানাডার বাকি অংশের তুলনায় কুইবেক একটি "স্বতন্ত্র সমাজ" হিসাবে পরিচিত: এটিই একমাত্র কানাডীয় প্রদেশ যেখানে ফরাসি-ভাষী সংখ্যাগরিষ্ঠ, এবং এটি ১৭৫৯ সাল পর্যন্ত নিউ ফ্রান্সের ফরাসি উপনিবেশ ছিলো। কুইবেকের প্রধান আকর্ষণ হলো এর ঐতিহাসিক রাজধানী, কুইবেক সিটি, যার বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকাভুক্ত পুরাতন শহর, এবং বিশাল শীতকালীন উৎসব, এবং এর প্রধান অর্থনৈতিক কেন্দ্র মন্ট্রিল, কানাডার অন্যতম এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। নিজস্ব ক্লাসিক স্থাপত্য এবং অনন্য ফরাসি-ব্রিটিশ হাইব্রিড ইতিহাসসহ বিশ্বের মহান ফরাসি-ভাষী সাংস্কৃতিক রাজধানী। এই শহরগুলোর বাইরে খুঁজে পাওয়া যায় খামার এবং (আবার, বিশেষভাবে ইউরোপীয়-সুদর্শন) নদী উপত্যকার ছোট শহর, আটলান্টিকের ধারে মনোরম মাছ ধরার গ্রাম, ম্যাপেল বাগান এবং স্কি রিসর্ট আর পাহাড়ের উপরে এবং অবশেষে বিস্তীর্ণ বন, হ্রদ, এবং উত্তরের তুন্দ্রা। | region3description=কানাডার সবচেয়ে জনবহুল ও ভৌগলিকভাবে বিস্তীর্ণ প্রদেশ। কানাডার বৃহত্তম শহর টরন্টো, ১৪০টি অনন্য প্রতিবেশীসহ সারগ্রাহী, বহুসাংস্কৃতিক এবং প্রাণবন্ত একটি শহর। অটোয়া হল কানাডার মনোমুগ্ধকর, দ্বিভাষিক রাজধানী এবং কানাডার অতীত এবং বর্তমানকে প্রদর্শন করে এমন অনেক আর্ট গ্যালারী এবং জাদুঘর এখানে রয়েছে। আরও দক্ষিণে নায়াগ্রা জলপ্রপাত এবং উত্তরে অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আবাসস্থল মুস্কোকা। | region5description=ভ্যাঙ্কুভার বন্দর শহর ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার প্রবেশদ্বার। এটি বিশ্বমানের স্কিইং থেকে শুরু করে ন্যুড বিচ পর্যন্ত সব কিছু নিয়ে উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে উদার এবং সাংস্কৃতিকভাবে বৈচিত্র্যময় শহরগুলির মধ্যে একটি হিসাবে পরিচিত। ভ্যাঙ্কুভারের কাছে ভিক্টোরিয়া নামে একটি শহর আছে, যেটি প্রাদেশিক রাজধানী ও একটি জমজমাট ডাউনটাউন এবং মনোরম আইনসভার মাঠ রয়েছে এবং ওকানাগান, যেখানে ওয়াইনারি, মনোরম পাহাড় এবং রিসোর্টও রয়েছে। এছাড়াও ভ্যাঙ্কুভারের পাহাড়, হ্রদ এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক বিস্ময়ের বিশালতায় হারিয়ে যেতে পারেন। এই প্রদেশে কানাডার গড় শীতকাল সবচেয়ে মৃদু হয়ে থাকে (যদিও প্রায়ই মেঘলা থাকে)। | region6description=অঞ্চলগুলি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলির মধ্যে কয়েকটি এবং কানাডার মোট ভূখন্ডের ৪০% গঠন করে। যদিও এগুলো তাদের অনন্য প্রাণীজগত এবং ল্যান্ডস্কেপগুলির জন্য আরও বেশি পরিচিত, অঞ্চলগুলিতে কিছু আকর্ষণীয় মানব বসতিও রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ডসন সিটি এটি এমন একটি শহর যা ১৮৯৮ সালের গোল্ড রাশের পর থেকে প্রায় অস্পৃশ্য রয়ে গেছে এবং কানাডার সবচেয়ে নতুন আঞ্চলিক রাজধানী ইকালুইট যা উত্তরের কঠোর জলবায়ুতে কিছু আকর্ষণীয়ভাবে অভিযোজিত স্থাপত্যের আবাসস্থল। | region1name কারডামম এবং এলিফান্ট পাহাড়]] | region1items বাত্তামবাং কাম্পট কোহ কং পাইলিন পুরসাত সিহানুকভিল বোকর জাতীয় উদ্যান কেপ]] | region1description=পশ্চিম পর্বতমালা, উপসাগরীয় উপকূল সৈকত এবং সমুদ্রতীরাতিক্রান্ত দ্বীপপুঞ্জ | region2items আঙ্কোর প্রত্নতাত্ত্বিক উদ্যান আনলং ভেং সিম রিপ সিসোফোন কোহ কের পোইপেট টোনলে সাপ লেক প্রাহ বিহার]] | region2description=বেশিরভাগ দর্শক কম্বোডিয়ায় আসার প্রধান কারণ হচ্ছে আঙ্কোর, এছাড়াও রয়েছে একটি বিশাল হ্রদ এবং উত্তর পর্বতমালা | region3name মেকং নিম্নভূমি এবং কেন্দ্রীয় সমভূমি]] | region3items ফনম পেন কাম্পং চাম কমপং থম ক্রেক]] | region3description=রাজধানী শহর এবং কেন্দ্রীয় সমতলভূমি | region4items বানলুং ক্র্যাটি সেন মনোরোম স্টং ট্রেং]] | region4description=মেকং এর পূর্বে প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকা এবং জাতীয় উদ্যান নির্দেশক ধরন city নাম নমপেন অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1850 — আড়ম্বরপূর্ণ রাজধানীতে রয়েছে সুন্দর রাজপ্রাসাদ। ১৯৭০ এর গণহত্যার সাথে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক স্থানগুলি দেখার জন্য এশহরটি একটি ভাল শুরু। নির্দেশক ধরন city নাম বনলুং অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1350362 — সুদূর উত্তর-পূর্ব প্রাদেশিক রাজধানী; কিছু জলপ্রপাত এবং জাতীয় উদ্যানের কাছে নির্দেশক ধরন city নাম বাটামবাং অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q748336 —বাঁশের ট্রেনসহ কম্বোডিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর নির্দেশক ধরন city নাম কমপোট অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q876549 — সিহানুকভিলের পথে নদীতীরবর্তী শহর, বোকর জাতীয় উদ্যানের প্রবেশদ্বার এবং কম্বোডিয়ার মরিচ ও ডুরিয়ান রাজধানী নির্দেশক ধরন city নাম কোহ কং অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1375645 — থাই সীমান্তের কাছে ছোট সীমান্ত ক্রসিং শহর নির্দেশক ধরন city নাম কমপং থম অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q976223 — কম পরিচিত (এবং কম ঘনবসতিপূর্ণ) প্রাচীন মন্দির এবং অন্যান্য এলাকাগুলিতে যাবার শহর নির্দেশক ধরন city নাম ক্র্যাটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q261892 — মেকং-এর উত্তর-পূর্বে অবস্থিত আরামদায়ক নদী শহর, এবং বিপন্ন নদীর ডলফিনগুলিকে কাছ থেকে দেখার জন্য একটি চমৎকার জায়গা নির্দেশক ধরন city নাম সিম রিপ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q11711 — আঙ্কোর প্রত্নতাত্ত্বিক উদ্যান এবং উত্তরে বিভিন্ন অন্যান্য আকর্ষণের এলাকাগুলিতে যাবার শহর নির্দেশক ধরন city নাম সিহানুকভিল অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q220966 — দক্ষিণে সমুদ্রতীরবর্তী শহর, কমপং সোম নামেও পরিচিত [[মডিউল:Unsubst-infobox ও মডিউল:Unsubst-infobox2 হুবহু প্রায় এক। তবে এদের প্রদত্ত ফলাফল কিছুটা ভিন্ন। {{টেমপ্লেটের নাম উদা. পরামিতি উদা. পরামিতি উদা. পরামিতি [[মডিউল:Unsubst-infobox ও মডিউল:Unsubst-infobox2 হুবহু প্রায় এক। তবে এদের প্রদত্ত ফলাফল কিছুটা ভিন্ন। {{টেমপ্লেটের নাম উদা. পরামিতি উদা. পরামিতি উদা. পরামিতি | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স = | নাম=ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স = | উইকিপিডিয়া= ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন| উইকিউপাত্ত=Q4698879 | বিবরণ=শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের গোল চত্ত্বরের পূর্ব পার্শ্বে অবস্থিত। এই মডিউলটি TemplateStyles ব্যবহার করে টেমপ্লেটটি বাস্তবায়ন করে। দৃশ্যমান সম্পাদনা প্রবেশদ্বারে স্বাগতম, দৃশ্যমান সম্পাদনা হল উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন (WMF) দ্বারা বিকশিত উইকিমিডিয়া সাইট সম্পাদনা করার একটি উপায়, যার জন্য সম্পাদকদের উইকিমার্কআপ শেখার প্রয়োজন হয় না। দৃশ্যমান সম্পাদনার আগ পর্যন্ত, সম্পাদকদের অধিকাংশ সময় সম্পাদনা করতে উইকিমার্কআপ শিখতে হত। দৃশ্যমান সম্পাদনা দিয়ে উইকিপাঠ্য মার্কআপ শেখা ছাড়াই সব পৃষ্ঠা সম্পাদনা করা যায় এবং আশা করা যায় এটি পাঠকদের সম্পাদক হয়ে উঠতে উত্সাহিত করবে। | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক ১. নিচের বাক্সে এই টেমপ্লেট যোগ করুন। এই টেমপ্লেটটি ইতিমধ্যে প্রাকলোড হয়ে থাকলে কিছু করতে হবে না। | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক ৪. আপনার পরিবর্তনটি সংরক্ষণ করুন। * আবেদনের প্রক্রিয়াকালে এই পাতাটি নজরে রাখুন, যাতে কোনো প্রশ্নে আপনি দ্রুত উত্তর দিতে পারেন। | name উইকিভ্রমণ অধিকারের আবেদন {{big কীভাবে এই টেমপ্লেটটির দৃশ্যমানতা পরিচালন হবে অন্যথায় নির্ধারণ করা না থাকলে (টেমপ্লেট কোডের ভিতর state দেখুন autocollapse ডিফল্ট state হিসাবে থাকবে। | নাম Snyder Motel| অন্য ঠিকানা 302 West 13th St| দিকনির্দেশ ফোন 1 580-569-4422| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ইমেইল ফ্যাক্স ইউআরএল সময়সূচী মূল্য অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ শেষ_সম্পাদনা বিবরণ চিত্র = স্নাইডারে একটি মোটেল ৬ ও রয়েছে। ফায়া সাহারান চাদ]]ের একটি শহর যা ফায়া-লার্জেউ নামেও পরিচিত। ফায়া উত্তর চাদের বৃহত্তম একটি শহর, বুরকৌ-এনেদি-তিবেস্টি প্রিফেকচারের রাজধানী। ফায়ার জনসংখ্যা প্রায় ৪০,০০০ (২০১২)। ঔপনিবেশিক যুগে শহরটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় লার্জাউ, অন্যদিকে স্বাধীনতার পর এটি প্রাথমিকভাবে ফায়া-লার্জাউ নামে পরিচিত ছিল। ফায়ার ঠিক উত্তরে তিনটি হ্রদ অবস্থিত রয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: যদি এটি কোনও ব্যবহারকারীর লিংক হয় এই ব্যবহারকারী কি ব্যবহারকারী পরীক্ষক? বাগদাদ আরবি: بـغداد) হলো ইরাকের রাজধানী এবং সবচেয়ে বড় শহর। বাগদাদে প্রায় ৬০ ৭০ লক্ষ লোক বাস করে। একসময়ের বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষা ও সংস্কৃতি কেন্দ্র হিসেবে বাগদাদের একটি দীর্ঘ এবং বর্ণাঢ্য ইতিহাস রয়েছে। নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে সাধারণত বাগদাদ ভ্রমণ নিষেধ করা হয় না। বিশেষত জঙ্গি এবং চরমপন্থী গোষ্ঠীর লোকেরা প্রায়ই বিদেশিদের অপহরণ ও হত্যা করে থাকে। তবে বাগদাদ বিমানবন্দর বেশ নিরাপদ, তাই প্রয়োজনে সেখানে যাওয়াও নিরাপদ। প্রায়ই মরুভূমির বালুর ঝড় হওয়ার কারণে পরিষ্কারভাবে চারদিক দেখা সম্ভব হয় না বলে অনেক বিমান অবতরণ করতে না পেরে ফিরে যায়। বাগদাদ বিমানবন্দর পর্যন্ত যাওয়ার পরে রানওয়েতে সীমিত দৃশ্যমানতার কারণে আবার ফেরত চলে যাওয়া বাণিজ্যিক ফ্লাইটগুলোর ক্ষেত্রে স্বাভাবিক বিষয়। | নাম=বাগদাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অন্য=مطار بغداد الدولي ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=বাগদাগ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উইকিউপাত্ত=Q304438 [[বাসরা থেকে রাতের ট্রেন পাওয়া যায় যেগুলো সকাল বেলায় পৌঁছে যায়। ট্রেনের মানের উপর ভিত্তি করে ভাড়া ১০,০০০ থেকে ২৫,০০০ দিনার হয়ে থাকে। কারবালা থেকে কিছু অনিয়মিত ট্রেনও যাতায়াত করে। এছাড়াও ফালুজা থেকে ট্রেন দিনে দুইবার যাতায়াত করে। তবে বর্তমানে চলমান সংঘর্ষের কারণে যাত্রা বাতিল হওয়া স্বাভাবিক ঘটনা। | নাম=বাগদাদ সেন্ট্রাল স্টেশন অন্য=محطة بغداد المركزية ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=১৯৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত বাগদাদ সেন্ট্রাল স্টেশন স্থাপত্যগত দিক দিয়ে একটি চিত্তাকর্ষক রেলওয়ে স্টেশন। প্রায় সকল ট্রেনই এখানে যাতায়াত করে। এটি সিটি সেন্টারের এক কিলোমিটার উত্তরে দামেস্ক স্কয়ারের কাহিরো স্ট্রিটে অবস্থিত।}} সকল প্রতিবেশী দেশ থেকেই বাগদাদে স্থলপথে যাত্রা করা সম্ভব। বাগদাদে যাওয়ার প্রধান প্রধান সড়কগুলোও বেশ ভালো। তবুও সহিংসতার কারণে সাধারণত সড়ক পথে বাগদাদে যাত্রা নিরুৎসাহিত করা হয়। যদিও প্রায় প্রতিদিনের বোমা বিস্ফোরণ এবং গোলাগুলি এই মুহূর্তের জন্য কমে গেছে, শহরের চারপাশে ভ্রমণ করার সময় সর্বদা সহিংসতার ঝুঁকি থাকেই। তাই সতর্ক থাকা অপরিহার্য। সাধারণত বিশেষ কারণ ব্যতীত ইরাকে যেতে নিরুৎসাহিত করা হয়। অধিকাংশ প্রবাসী এবং ভ্রমণকারী ইরাকে নিরাপত্তা কর্মী ভাড়া করে রাখে যারা সর্বদা পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করে থাকে। আন্তর্জাতিক সীমারেখার বাইরে ভ্রমণ করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। বাগদাদে প্রায় প্রতিদিনই বোমা বিষ্ফোরণ হয়ে থাকে। অনেক ইরাকী নিজেদের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র রাখে। বাজার এবং জনসমাগম সন্ত্রাসী ও জঙ্গীদের প্রধান লক্ষ্য। ইরাকে প্রায়ই বিদেশিদের অপহরণ করা হয়। সাধারণত টাকার জন্য এসব অপহরণ করা হয়। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী বাগদাদে ড্রোন হামলা চালায়। মার্কিন সামরিক ড্রোনগুলো সামরিক ব্যক্তিত্বদের হত্যার লক্ষ্যে অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে সজ্জিত হয়ে থাকে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে এগুলি দেখুন: ; 1 প্রথম প্যারামিটার, বট অপারেটরের ব্যবহারকারী নাম এখানে লিখুন। ; 2, 3 প্রযোজ্য হলে বটটি দ্বিতীয় ও তৃতীয় অপারেটরের নাম এই দুই প্যারামিটার লিখুন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অপারেটরের ব্যবহারকারী নাম পাইপ চিহ্ন nowiki nowiki দিয়ে পৃথক করুন। ; site দুই বা তিন অক্ষর বিশিষ্ট ভাষা কোড। এটি সেই সকল পরিচালকের জন্য প্রযোজ্য যাদের বাংলা উইকিপিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট নেই। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে এগুলো দেখতে পারেন: উইকিভ্রমণের বর্তমান ডেস্কটপ ইম্প্রুভমেন্ট ওয়ার্ডমার্কটিতে একটু ত্রুটি রয়েছে। এতে উইকি ও ভ্রমণ শব্দদুটোর মধ্যে ফাঁকা রাখা হয়েছে যা প্রকল্পটির নামের মূল বানানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তাছাড়া বর্তমান ওয়ার্ডমার্কটির মোবাইল সংস্করণের আকার অন্যান্য প্রকল্পের তুলনায় বেশ বড়, যা দেখামাত্র কিছুটা অস্বাভাবিক দেখায়। তাই বর্তমান ওয়ার্ডমার্কটিকে সংশোধিত নতুন ওয়ার্ডমার্ক দিয়ে প্রতিস্থাপিত ও পূর্ববর্তী লোগোটিকে ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় সংরক্ষিত করা হবে। নিম্নে বর্তমান ও প্রস্তাবিত দুটো ওয়ার্ডমার্ক সংযুক্ত করা হয়েছে। ভ্রমণ সম্প্রদায়ের সদস্যদেরকে তাদের সুচিন্তিত মতামত প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে এগুলো দেখতে পারেন: উইকিভ্রমণের আদর্শ, রীতিনীতি, প্রযুক্তি বা অনুশীলনের স্বয়ংক্রিয় সম্পাদনা সারাংশ সাতটির ও বেশি ক্রিয়াকলাপের জন্য বিদ্যমান। নিম্নোক্ত কর্মগুলোর ক্ষেত্রে যদি ব্যবহারকারী একটি সম্পাদনা সারাংশ সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে স্বয়ংক্রিয় সম্পাদনা সারাংশ যুক্ত হবে: * একটি পাতা খালি করা। * একটি পাতার ৯০% এর বেশি বিষয়বস্তু অপসারণ করে অন্য পাঠ্য দিয়ে পুরো পাতাটি প্রতিস্থাপন করা। * একটি নতুন পাতা তৈরি করা। (নিবন্ধের প্রথম ২০০ অক্ষর সারাংশে প্রদর্শিত হয়) * একটি পুনঃনির্দেশ তৈরি, পরিবর্তন বা অপসারণ করা। এছাড়াও, আপনি যখন একটি অনুচ্ছেদ সম্পাদনা করেন, তখন অনুচ্ছেদের শিরোনামটি সম্পাদনা সারাংশ বাক্সে হালকা ধূসর পাঠ্যে উপস্থিত হয় এবং আপনি এটি পরিবর্তন বা প্রতিস্থাপন না করলে আপনার সারাংশ হিসাবে ব্যবহৃত হবে। স্বয়ংক্রিয় সম্পাদনা সারাংশগুলো নিচে উল্লেখ করা হয়েছে। পাঠ্যগুলো প্রশাসকদের দ্বারা সম্পাদনা করা যেতে পারে: সাধারণত পার্কটি বিশেষ নির্দেশনা ছাড়া প্রতিদিনেই খোলা থাকে সকাল ১০ টা হতে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত। সাপ্তাহিক ছুটির দিন ভির বেড়ে যায়। শিশুদের খেলাধুলায় মুখরিত হয়ে ওঠে। প্রবেশ টিকেট ও রাইডের মূল্য পার্কের প্রবেশ জন্য কোন টিকিট কিনতে হয় না। বিনামূল্যে শিশুরা পার্কটিতে খেলাধুলা করতে পারে। পার্কটিতে শিশুদের পাশাপাশি প্রাপ্ত প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য বসার জায়গা রয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে এগুলো দেখতে পারেন: সাধারণত পার্কটি বিশেষ নির্দেশনা ছাড়া প্রতিদিনেই খোলা থাকে সকাল ১০ টা হতে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত। সাপ্তাহিক ছুটির দিন ভির বেড়ে যায়। শিশুদের খেলাধুলায় মুখরিত হয়ে ওঠে। প্রবেশ টিকেট ও রাইডের মূল্য পার্কের প্রবেশ জন্য কোন টিকিট কিনতে হয় না। বিনামূল্যে শিশুরা পার্কটিতে খেলাধুলা করতে পারে। পার্কটিতে শিশুদের পাশাপাশি প্রাপ্ত প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য বসার জায়গা রয়েছে। এটি বাংলা উইকিভ্রমণের প্রশাসকদের প্রশাসক হওয়ার সময়ক্রম। প্রশাসক হওয়ার তারিখ অনুসারে এই সময়ক্রম তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে এগুলো দেখতে পারেন: এটি ভারতের কিছু চিড়িয়াখানা এবং বোটানিক্যাল গার্ডেনগুলির একটি তালিকা, যাতে দক্ষিণ এশিয়ার বন্যপ্রাণী, উত্তর ভারতে পাওয়া ইউরেশীয় বন্যপ্রাণী এবং বিশ্বের অন্যান্য অংশ থেকে আনা বন্যপ্রাণী দেখতে পাওয়া যায়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে এগুলো দেখতে পারেন: * এই পাতাটি প্রশাসক ও ব্যুরোক্র্যাট কর্তৃক ব্যবহারকারী অধিকার স্তরে কোন ব্যবহারকারীকে যুক্ত করতে বা বাদ দিতে ব্যবহার হতে পারে, দেখুন বিশেষ:দলগত_অধিকারের_তালিকা]]। * সাম্প্রতিক অধিকার পরিবর্তনের লগসমূহ দেখুন বিশেষ:লগ/rights এ। * ব্যবহারকারীর আলাপ পাতায় নতুন অধিকার ব্যবহারের নির্দেশনা প্রদান (নিচের কিছু ব্যবহারকারী অধিকার মঞ্জুর সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি টেমপ্লেট দেখুন)। ! কিছু ব্যবহারকারী অধিকার মঞ্জুর সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি টেমপ্লেট [[বিষয়শ্রেণী:ব্যবহারকারী অধিকার মঞ্জুর সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি টেমপ্লেট]] মনে রাখবেন, এই অধিকারটি আপনার অবস্থার কোন পরিবর্তন ঘটাবে না বা আপনার সম্পাদনাতেও প্রভাব ফেলবে না। আপনি যদি এই ব্যবহারকারী অধিকারটি না চান তাহলে যেকোন সময় যেকোন প্রশাসককে অপনার অ্যাকাউন্ট থেকে অধিকারটি প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ করুন। [[বিষয়শ্রেণী:ব্যবহারকারী অধিকার মঞ্জুর সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি টেমপ্লেট]] এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে এগুলো দেখতে পারেন: | regionmaptext লাওসের-এর অঞ্চল রঙ করা মানচিত্র | region1items বান নালান ট্রেইল হোয়াই জাই লুয়াং প্রাবাং লুয়াং নামথা মুয়াং এনগোই নিউয়া মুয়াং লং মুয়াং এনগেউন মুয়াং জায় নং খিয়াও পাকবেং ভিয়েং ফৌখা]] | region1description=পার্বত্য আদিবাসী গ্রাম, পাহাড়, এবং অসাধারণ কমনীয় প্রাক্তন রাজধানী | region2items জরের সমভূমি পাকসান ফনসাভান থা খায়েক ভ্যাং ভিয়েং ভিয়েং জাই ভিয়েনতিয়েন]] | region2description=দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঘুমন্ত রাজধানী শহর এবং গ্রামীণ গ্রামাঞ্চল | region3items চম্পাসক পাকসে সাভানাখেত সি ফান ডন]] | region3description=মেকং সমতলভূমি, আরো পাহাড়, এবং পর্যটকদের দ্বারা সবচেয়ে কম পরিদর্শন করা এলাকা নির্দেশক ধরন city নাম Vientiane অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q9326 — মেকং নদীর তীরের রাজধানী নির্দেশক ধরন city নাম Houay Xai অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q717371 — উত্তরে, মেকং এবং থাইল্যান্ডের সীমান্তে নির্দেশক ধরন city নাম Luang Namtha অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q660793 — উত্তরের রাজধানী, ট্রেকিংয়ের জন্য পরিচিত নির্দেশক ধরন city নাম Luang Prabang অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q190165 — একটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সিটি যা তার অসংখ্য মন্দির, ঔপনিবেশিক যুগের স্থাপত্য এবং প্রাণবন্ত রাতের বাজারের জন্য পরিচিত নির্দেশক ধরন city নাম Muang Xay অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1026957 — ওডমক্সায় নামেও পরিচিত, বহু-জাতিগত প্রদেশ ওডমক্সায় এর রাজধানী নির্দেশক ধরন city নাম Pakbeng অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2667457 — হুয়াই জাই এবং লুয়াং প্রাবাং এর মধ্যবর্তী স্থান নির্দেশক ধরন city নাম Pakse অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q383622 — ওয়াট ফু ধ্বংসাবশেষ এবং "চার হাজার দ্বীপ সি ফান ডন) এর প্রবেশদ্বার নির্দেশক ধরন city নাম Savannakhet অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q750443 — মেকং এর দক্ষিণে, থাইল্যান্ডের মুকদাহানের সাথে সেতু দ্বারা সংযুক্ত নির্দেশক ধরন city নাম Tha Khaek অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1018701 — বিখ্যাত কংলর গুহা সহ ফউ হিন বাউন জাতীয় উদ্যান ভ্রমণের জন্য একটি জনপ্রিয় স্থান পূর্ব তিমুর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং ওশেনিয়া এর মধ্যবর্তী স্থানান্তর এলাকায় অবস্থিত। বেশিরভাগ দেশই পূর্ব তিমুরকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অংশ বলে অভিহিত করে, পূর্ব তিমুরের লোকেরা ব্যতীত যারা নিজেদেরকে ওশেনিয়ার অংশ হিসাবে বিবেচনা করে। একটি প্রাক্তন পর্তুগিজ উপনিবেশ, এটি এশিয়ার একমাত্র রোমান ক্যাথলিক সংখ্যাগরিষ্ঠ দুটি দেশের মধ্যে একটি, অন্যটি ফিলিপাইন। | region1description=বেশিরভাগ পূর্ব তিমুরবাসীদের আবাসস্থল, উত্তর উপকূল সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক আকর্ষণে সমৃদ্ধ। আতাউরো দ্বীপটি তার ডাইভ সাইটের জন্য বিখ্যাত। | region2description=স্বস্তিদায়ক দক্ষিণ উপকূল মূল ভূখণ্ডের দৈর্ঘ্য প্রসারিত, প্রতিটি মোড়ে কফি বাগান, ট্রেকিং এবং সুন্দর দৃশ্যাবলী সহ। | region3description=ওকাসে এর পার্বত্য এলাকা সত্যিই সুন্দর, ইন্দোনেশিয়ান দখলের ধ্বংসাবশেষ এখনও দৃশ্যমান এবং বন্ধুত্বপূর্ণ স্থানীয়রা যারা খুব কমই ভ্রমণকারীদের দেখতে পায়। ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারিতে একটি সেনা অভ্যুত্থান ঘটে এবং এক বছর পর্যন্ত জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। মাঝে মাঝে যোগাযোগ বিপর্যয় লক্ষ্য করা গেছে। নতুন ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদন এবং আন্তর্জাতিক ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে, কিন্তু ২০২২ সালের প্রথম দিকে আবার শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিক্ষোভকারী এবং নিরাপত্তা বাহিনী উভয়ের দ্বারা লুটপাট এবং দুর্ব্যবহারও ব্যাপক। ২০:০০-০৪:০০ থেকে একটি কারফিউ জারি করা হয়েছে। প্রতিবাদকারীদের শত্রুতার কারণে মূল ভূখণ্ডের চীনা দর্শকদের অতিরিক্ত সতর্ক হওয়া উচিত এবং জনসমক্ষে ম্যান্ডারিন কথা বলা এড়ানো উচিত। নিরাপত্তা বাহিনী এবং সামরিক প্রশাসনের সাথে যুক্ত এলাকা এবং যানবাহন এড়িয়ে চলুন, স্থানীয় মিডিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করুন এবং আপনার দূতাবাসের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখুন। একসময় ব্রিটিশ রাজ এর একটি অংশ ছিল, বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে মিয়ানমারে বদ্ধ একনায়কত্ব ছিল। ২০১০-এর দশকে গণতান্ত্রিক সংস্কার এবং ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের ফলে দেশের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত৷ আশ্চর্যজনক বৌদ্ধ স্থাপত্য এবং গভীর জঙ্গল বেশিরভাগ ভ্রমণকারীদের নাগালের বাইরে ছিল। | region1items আইয়ারওয়াদি, বাগো, ইয়াঙ্গুন'' | region1description=বৃহত্তম শহর এবং সাবেক রাজধানী ইয়াঙ্গুন সহ ইরাবদি ডেল্টার নিম্নভূমি। | region2description=মান্দালয়, ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান এবং শীতল পাহাড়ী শহর। | region3description=বঙ্গোপসাগরের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চল এবং কিছু মনোরম সৈকত। | region4description=হিমালয়ের দক্ষিণাঞ্চল এবং অনেক উপজাতি সহ একটি বিশাল, ভগ্নাংশ অঞ্চল। | region5description=গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল এবং বিস্ময়কর সংখ্যক জাতিগোষ্ঠী। | region6description=দক্ষিণ উপকূলীয় প্রসারিত থাইল্যান্ডের সীমান্তে প্রচুর অফশোর দ্বীপ রয়েছে। মায়ানমারের ৩টি ঋতু ধরা হয়। মিয়ানমারের অবকাঠামো খুবই খারাপ। নির্দিষ্ট অঞ্চলে ভ্রমণ নিষিদ্ধ; অন্যদের জন্য বিশেষ পারমিট নেয়া আবশ্যক এবং একজন গাইড/দোভাষী/তত্ত্বাবধানকারী বাধ্যতামূলক হতে পারে। যাইহোক, প্রধান পর্যটন স্থানের মধ্যে ভ্রমণ, যেমন মান্দালে, বাগান, ইনলে লেক এবং ইয়াঙ্গুন, মোটামুটি সোজা। বার্মিজ খাবার ভারত ও চীনের দ্বারা প্রভাবিত, তবুও এর নিজস্ব স্বতন্ত্রতা রয়েছে। বার্মিজ খাবার ছাড়াও, অন্যান্য জাতিগত ঐতিহ্যবাহী খাবার যেমন শান খাবার, রাখাইন খাবার এবং মাইক খাবারও আলাদা। বার্মিজ খাবারের মূলে রয়েছে ভাত, এবং ভালো নিরামিষ খাবার ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়। বার্মিজ খাবার প্রায়ই অত্যন্ত তীব্র হয়। প্রতিবেশী দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলির মতো ফিশ সস ငံပြာရည် ngan bya yay মায়ানমারে একটি খুব জনপ্রিয় মশলা, এবং অনেক খাবারের স্বাদ নিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। বেশিরভাগ রেস্তোরাঁয় খাবার সস্তা (বেশিরভাগ স্থানীয় রেস্তোরাঁয় প্রতি আইটেমের দাম ৫০০-৩,০০০ কিয়াট, কিন্তু আভিজাত রেস্টুরেন্টে ৮,০০০ কিয়াট পর্যন্ত যেতে পারে)। ইয়াঙ্গুন এবং মান্দালেতে অনেক আপ-মার্কেট রেস্তোরাঁ রয়েছে। অনেকেই মধ্যপ্রাচ্যে আসে বেদুইনদের অতীন্দ্রিয়, ঐতিহ্যবাহী জীবনের খোঁজে, তাদের জীবনের জিনিসপত্র উটের পিঠে নিয়ে মরুভূমিতে ঘুরে বেড়ায়। যদিও ঐতিহ্য এখনও কাতারি নৈতিকতার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তবে দোহা এর কাঁচের আকাশচুম্বী ভবন, ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য খাতে, আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে বিশেষ স্থান ইত্যাদিতে দেশটি একবিংশ শতাব্দীতে ভাল অবস্থানে রয়েছে। . নির্দেশক ধরন city নাম দোহা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3861 – রাজধানী নির্দেশক ধরন city নাম আল খোর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q311717 – প্রায় ৩৬,০০০ জনসংখ্যাসহ উত্তর শহর, রাস লাফান এলএনজি (তরল প্রাকৃতিক গ্যাস) টার্মিনালের কাছাকাছি নির্দেশক ধরন city নাম Al Shamal অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q310872 – মদিনাত আশ শামালের উত্তর পৌরসভার বিস্তৃত এলাকা নির্দেশক ধরন city নাম আল শাহানিয়া অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q12188815 নির্দেশক ধরন city নাম আল ওয়াক্রাহ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q310893 নির্দেশক ধরন city নাম দুখান অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3296633 নির্দেশক ধরন city নাম Mesaieed অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1069900 – দোহার দক্ষিণে শিল্প শহর এবং ওয়াকরা থেকে ২৫ কিমি দক্ষিণে, খোর আল উদেইদ (অভ্যন্তরীণ সাগর) এর বালির টিলাসহ উপকূলে বিনোদনমূলক কার্যকলাপ সহ নির্দেশক ধরন city নাম Umm Salal Mohammed অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3298627 নির্দেশক ধরন নাম Zubarah অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ একটি নির্জন শহরের ধ্বংসাবশেষ এবং ১৯৩৮ সালে শেখ আবদুল্লাহ বিন কাসিম আল-থানি দ্বারা নির্মিত একটি দুর্গ কাতারে খাবারের জন্য আপাতদৃষ্টিতে অন্তহীন বিকল্প রয়েছে, এর বেশিরভাগই চমৎকার। পুলিশ, অ্যাম্বুলেন্স বা ফায়ার ডিপার্টমেন্টের জরুরি ফোন নম্বর হল ৯৯৯''। কাতার আশেপাশের অঞ্চল থেকে একটি উল্লেখযোগ্য বৈপরীত্য, যেখানে কোন যুদ্ধ, কোন সংঘাত এবং ন্যূনতম অপরাধ নেই। প্রচুর পানি পান করুন এবং আপনার ত্বক এবং সানস্ক্রিন ঢেকে রাখে এমন পোশাকসহ সূর্যের জন্য যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করুন। ট্যাপের পানি পানযোগ্য, তবে বেশিরভাগ বাসিন্দাই বোতলজাত পানি পান করতে পছন্দ করেন। যাইহোক, ভালো পরিস্থিতিতে, এই বিশাল, পার্বত্য দেশটিতে দুঃসাহসিক, রোমাঞ্চ-সন্ধানী ভ্রমণকারীদের জন্য অনেক কিছু আছে। ইয়েমেনে ভ্রমণ করা একটু কষ্টসাধ্য, কিন্তু ধৈর্যবান ভ্রমণকারীদের জন্য অভিজ্ঞতাটা অবিস্মরণীয় হতে পারে। ইয়েমেনিরা খুব বন্ধুত্বপূর্ণ ও খোলামেলা, এবং পর্যটকরা এখানে নিজেদের সেলিব্রিটি হিসাবে বিবেচিত হতে পারে; ভ্রমণকারীরা যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে কিছু সাংস্কৃতিক ভুলও করে থাকে, তবুও ইয়েমেনিদের থেকে আতিথেয়তা এবং যত্নের কমতি হবে না। | region1description=লোহিত সাগর এবং আরব সাগর বরাবর শুষ্ক সমতল অঞ্চল। | region2description=পাহাড়ি অঞ্চলটি উপকূলীয় সমভূমি থেকে খাড়াভাবে উঠছে। | region3description=পশ্চিমের পাহাড় থেকে ধীরে ধীরে পূর্ব দিকে নেমে আসা অঞ্চল। | region4description=মরুভূমি, শুধুমাত্র যাযাবরদের দ্বারা অধ্যুষিত। | region5description=লোহিত সাগরে ১০০ টিরও বেশি ছোট দ্বীপ, অনুন্নত এবং কিছু সক্রিয়ভাবে আগ্নেয়গিরি। | region6description=আরব সাগরের একটি বড় দ্বীপ যা ইউনেস্কোর বিশ্ব প্রাকৃতিক ঐতিহ্যবাহী স্থান। নির্দেশক ধরন city নাম Sana'a অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2471 nbsp;– রাজধানী নির্দেশক ধরন city নাম Aden অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q131694 nbsp;– সাগরতীরে দক্ষিণ ইয়েমেনের সাবেক রাজধানী। নির্দেশক ধরন city নাম Al Hudayda অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q270041 nbsp;– "সুন্দর" সৈকতসহ লোহিত সাগরের একটি অপেক্ষাকৃত বড় শহর নির্দেশক ধরন city নাম Al Mukalla অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q310772 nbsp;– পূর্ব ইয়েমেনের সবচেয়ে বড় শহর এবং ব্যস্ত বন্দর, ঐতিহাসিক হাদরামাউত অঞ্চলের প্রবেশদ্বার নির্দেশক ধরন city নাম Dhamar অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q955523 নির্দেশক ধরন city নাম Ibb অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q99648 নির্দেশক ধরন city নাম Kawkaban অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q2262291 নির্দেশক ধরন city নাম Mokha অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q339258 nbsp;– মানুষের কাছে পরিচিত সবচেয়ে বড় জিনিসগুলির একটির জন্মস্থান: মোচা কফি। নির্দেশক ধরন city নাম Ta'izz অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q466216 ২০১১ সাল থেকে দেশটি নৃশংস গৃহযুদ্ধ দ্বারা বিপর্যস্ত। তবুও, দেশটিতে অসংখ্য আকর্ষণীয় ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে এবং দুঃসাহসী ভ্রমণকারীরা সিরিয়ায় যেতে কক্ষনই দ্বিধা করে না। সিরিয়ায় রয়েছে বিভিন্ন সংস্কৃতির সংমিশ্রণ, তবে এখানে আরবরা সবচেয়ে বড় জাতিগোষ্ঠী। অন্যান্য বৃহৎ জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছে কুর্দি, তুর্কি, অশূরীয়, আর্মেনীয়, কার্কাসীয় এবং গ্রীক। অনেকের মতে সিরিয়া মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় দেশ একটি। নির্দেশক ধরন city নাম Damascus অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3766 — রাজধানী। বিশ্বের প্রাচীনতম ক্রমাগত বসতিপূর্ণ একটি শহর। নির্দেশক ধরন city নাম Aleppo অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q41183 — এক সময়ের মহান প্রাচীন দুর্গ, সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে আলেপ্পোর বেশিরভাগ অংশ ধ্বংস হয়ে গেছে। নির্দেশক ধরন city নাম Deir-az-Zur অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q239097 — ইউফ্রেটিস নদীর তীরে একটি মরুভূমি শহর। নির্দেশক ধরন city নাম Hama অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q173545 — বিখ্যাত জলচাকার জন্য পরিচিত। নির্দেশক ধরন city নাম Homs অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q131301 — ওরোন্টেস নদীর ধারে একটি প্রাচীন শহর, বসন্তে অপরূপ সবুজ পাহাড়। নির্দেশক ধরন city নাম Latakia অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q200030 — একটি প্রধান বন্দর শহর, সালাদিনের দুর্গ, ফ্রনলোক ফরেস্ট এবং কাসাবের কাছে আল সামরা সমুদ্র সৈকত। নির্দেশক ধরন city নাম Tartous অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q174916 — একটি ঐতিহাসিক বন্দর শহর এবং আরওয়াদ নামক ঐতিহাসিক ছোট দ্বীপ। নির্দেশক ধরন city নাম Raqqa অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q283368 — ঐতিহাসিক আব্বাস খেলাফতের সাবেক রাজধানী এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনি আপনার হাইকিং বুট, স্নোবোর্ড, বা শুধুমাত্র একটি ভাল বই এবং একজোড়া সানগ্লাস নিয়ে সুইজারল্যান্ডের স্মরণীয় ভ্রমণে বেড়িয়ে পরতে পারেন। যাইহোক, প্রশাসক এবং টহলদারদের রোলব্যাক টুল রয়েছে যা তাদের একটি নির্দিষ্ট ব্যবহারকারীর সম্পাদনাগুলোকে দ্রুত প্রত্যাবর্তন করতে সক্ষম করে। প্রশাসকরা অস্থায়ীভাবে বারবার অনাকাঙ্ক্ষিত সম্পাদকদের ব্লক করতে সক্ষম। এই পৃষ্ঠাটি ব্যবহার করুন যখন আপনার কোনো প্রশাসকের কাছ থেকে সহায়তার প্রয়োজন হয়, উদাহরণস্বরূপ যখন ধ্বংসপ্রবণতা দ্রুত হারে বা বর্ধিত সময়ের মধ্যে ঘটছে। অথবা যদি আপনি একটি ধ্বংসপ্রবণতার বিরুদ্ধে কাজ করছিলেন, কিন্তু এখন অফলাইনে যাচ্ছেন। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে এগুলো দেখতে পারেন: আঁধার মোড চালু/বন্ধকরণ: কালো পটভূমিতে লেখা পড়াসহ পুরো ইন্টারফেস দেখার জন্য একটি টগল প্রদান করে। ডার্ক মোড গ্যাজেটের মূল শৈলী। এটি চালু না করে উপরের ডার্ক মোড গ্যাজেট চালু করুন। মধ্য ইউরোপ হল ইউরোপ এর অন্যতম সুন্দর অঞ্চল। এই অঞ্চলটি অনেক কাল যাবত যুদ্ধরত সাম্রাজ্যের উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং তারপরে স্নায়ুযুদ্ধের উত্তেজনা দ্বারা বিভক্ত ছিল। ইতিহাস জুড়ে এই অঞ্চলটি পবিত্র রোমান সাম্রাজ্য অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি পোলিশ-লিথুয়ানিয়ান কমনওয়েলথ উসমানীয় সাম্রাজ্য রাশিয়ান সাম্রাজ্য পোলিশ-লিথুয়ানিয়ান কমনওয়েলথ এবং জার্মান আধিপত্যের দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছে। যদিও এই অঞ্চলের পূর্বাঞ্চলে স্নায়ুযুদ্ধের ক্ষত এখনও দৃশ্যমান, তবে এটি ধীরে ধীরে কিন্তু নিশ্চিতভাবে তার পূর্ববর্তী নেতিবাচক খ্যাতি ঝেড়ে ফেলছে এবং এটিকে আর ইউরোপের "ভুলে যাওয়া" অঞ্চল বলা যাবে না। ক্ষুদ্র লিশটেনস্টাইন এবং দৃঢ়ভাবে নিরপেক্ষ সুইজারল্যান্ডের ব্যতিক্রম ছাড়া, এই এলাকার দেশগুলি এখন ইইউ সদস্য এবং ইউরোপীয় একীকরণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে, তাই তাদের মধ্যে ভ্রমণ করা সুবিধাজনক। যেখানে মাত্র তিন দশক আগে, কাঁটাতার, দেয়াল এবং বন্ধুত্বহীন বর্ডার এজেন্টরা অবাধ চলাচলকে বাধাগ্রস্ত করত, বর্তমানে নিবিড় রেল এবং বাস সংযোগ, সুলভ ফ্লাইট এবং চমৎকার রাস্তার কারণে এই অঞ্চল ভ্রমণ আগের যে কোনও সময়ের চেয়ে সহজ করে তুলেছে। আপনি আপনার "দুই সপ্তাহের মধ্যে মধ্য ইউরোপ" ভ্রমণের পরিকল্পনায় শুধু শীর্ষস্থানীয় পর্যটনকেন্দ্রে যাবার চিন্তা করলেও মধ্য ইউরোপে রয়েছে অনেক ছোট শহর এবং সুন্দর অক্ষত প্রাকৃতিক অঞ্চল যা হয়তোবা আপনার ভ্রমণ পথে পাবেন, এখানেও কিছু ভালো সময় কাটাতে পারেন। | region1description=ভুলে যান দ্য সাউন্ড অফ মিউজিক খুব কম অস্ট্রিয়ানই আসলে এটি শুনেছেন এই দেশে শ্বাসরুদ্ধকর আলপাইন প্যানোরামার চেয়ে আরও অনেক কিছু দেওয়ার আছে। ভিয়েনার বিশ্বজনীন শহরটির একটি অনন্য আকর্ষণ রয়েছে, এবং ভিয়েনা কফি হাউস দুটিই শুরু হয়েছিল অনেক গল্পের এবং সেই জায়গা যেখানে অনেক গল্প লেখা হয়েছে। আপনি অবশ্যই সবসময় অস্ট্রিয়ান আল্পসে স্কি বা হাইক করতে পারেন। | region2description=এই দেশে শুধু কাফকার বাড়িই নেই, আরও অনেক কিছু রয়েছে। মনোমুগ্ধকর শহরের সাথে রয়েছে রূপকথার মতো বনভূমি এবং সুন্দর পর্বতমালার সারি। এসবই শতাব্দীর যুদ্ধ এবং সাম্যবাদ উভয়ের মাঝে টিকে রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ঐতিহ্যবাহী রন্ধনশৈলী। | region3description=এই অঞ্চলের সবচেয়ে জনবহুল এবং অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী দেশ হিসেবে, জার্মানি একটি অবিশ্বাস্যভাবে বৈচিত্র্যময় দেশ যেটি আল্পস পর্বতে স্কিইং থেকে শুরু করে উপকূলে সূর্যস্নান রোমান সাম্রাজ্য থেকে পুরনো শহর এবং অতি আধুনিক স্থাপত্যের (ফ্রাঙ্কফুর্টের মতো শহর) অনেক কিছুই রয়েছে। | region4description=স্নায়ু যুদ্ধের সময় প্রাচ্যবাসীদের কাছে প্রিয়, হাঙ্গেরি আজ মধ্য ইউরোপের প্রায়ই উপেক্ষিত রত্নগুলির মধ্যে একটি। কিন্তু একটি খোলা মন এবং একটি কৌতূহলী হৃদয় নিয়ে ভ্রমণে এই দেশের সৌন্দর্য আপনার কাছে ধরা দেবে। | region5description=যদিও আপনি লিশটেনস্টাইনকে সন্দেহজনক আর্থিক লেনদেন এবং অদ্ভুত রাজনীতির সাথে যুক্ত করতে পারেন, রাইন নদীর তীরের এই ক্ষুদ্র আল্পাইন রাজত্ব একটি সংক্ষিপ্ত ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত। | region6description=এই সুন্দর দেশটির হাজার বছরের দীর্ঘ এবং সাহসী ইতিহাস রয়েছে। উত্তরে সুন্দর বাল্টিক সাগর এবং দক্ষিণে সুডেটস এবং কার্পাথিয়ান পর্বতমালা সহ, পোল্যান্ড একটি বৈচিত্র্যময় দেশ। | region7description=প্রায়শই "বড় ভাই" চেক প্রজাতন্ত্রের একটি পরিশিষ্ট হিসাবে ভুল করা হয়, এই ছোট আইস হকি-পাগল জাতিটি তার স্বাধীনতার ভাল ব্যবহার করেছে, ১৯৯৩ সালে জিতেছে এবং এখন জার্মান, হাঙ্গেরিয়ান, চেক এবং স্লোভাক প্রভাবগুলির একটি অনন্য মিশ্রণ অফার করে একসাথে এর রাজধানী ব্রাতিস্লাভা এবং সেইসাথে ইউরোপের ক্ষুদ্রতম উচ্চ পর্বতশ্রেণী, হাই টাট্রাসের স্কিইং রিসর্টে। | region8description=যুগোস্লাভ-পরবর্তী অন্য একটি রাজ্যের চেয়েও অনেক বেশি, এই ছোট জাতিটিতে অ্যাড্রিয়াটিক সমুদ্র এবং আল্পস, রোমান্স, স্লাভিক এবং জার্মানিক প্রভাব রয়েছে এবং একটি সুশিক্ষিত জনসংখ্যা রয়েছে যারা সারা বিশ্ব থেকে দর্শকদের স্বাগত জানাতে যথেষ্ট বিদেশি ভাষায় কথা বলে। | region9description=চারটি সরকারী ভাষা এবং দুই ডজনেরও বেশি ক্যান্টনে শক্তিশালী আঞ্চলিক পরিচয় সহ, সুইজারল্যান্ড ইউরোপের সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় দেশগুলির মধ্যে একটি। এটি চকোলেট, পনির, ঘড়ি, ব্যাঙ্ক এবং নিরপেক্ষতার পাশাপাশি সৎ বিতর্ক এবং ঐক্যমতের সংস্কৃতির জন্যও যথাযথভাবে বিখ্যাত। মিউনিখ এ ইংলিশ গার্ডেন এবং বিশাল ডয়েচেস মিউজিয়াম বার্লিন এর পটসডামার প্লাটজ এর আধুনিক স্থাপত্য ফ্রাঙ্কফুর্ট এবং ওয়ারশ এর আধুনিক স্কাইলাইন ইন্সব্রুক এ আল্পস এর প্রাকৃতিক আকাশরেখা * লেক কনস্ট্যান্সের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং এর তিনটি জাতীয় উপকূলরেখা এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ; আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে এবং উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে এগুলো দেখতে পারেন: উইকিভ্রমণের প্রশাসন সংক্রান্ত পাতাসমূহ এই বিষয়শ্রেণীতে যুক্ত হবে। বটের নাম ব্যবহারকারী:অভ্যর্থনা কমিটি বট * বটের নাম/Bot's name ব্যবহারকারী:অভ্যর্থনা কমিটি বট]] * উদ্দেশ্য/Purpose: স্বাগত বার্তা দেওয়ার কাজে * উদ্দেশ্য/Purpose: বাংলা বানান সংশোধন ও অন্যান্য কাজে বট শব্দটি সহ একটি বট অ্যাকাউন্ট নিবন্ধ করুন। যেমন আপনারনাম বট । দয়া করে বট পরিচালকের নাম উল্লেখ করুন এবং একটি আলোচনা পৃষ্ঠা যোগ করুন যেখানে আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারি। এই পাতায় সংক্ষিপ্তভাবে বট ব্যবহারের উদ্দেশ্য, ব্যবহৃত সফটওয়্যার (উদা. AutoWikiBrowser, PyWikipediaBot, ইত্যাদি) ও ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ভাষা লিখুন। * বট অবশ্যই "বট বিষয়ে দক্ষ" ব্যবহারকারীদের দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে। * নিচের ফরম অনুলিপি করে আপনার অনুরোধ যোগ করুন। নির্দেশক ধরন city নাম রিয়াদ অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q3692 নির্দেশক ধরন city নাম Buraydah অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q259253 নির্দেশক ধরন city নাম হাইলি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q675568 নির্দেশক ধরন city নাম Onizah অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q27138 সৌদি আরবের হাইল অঞ্চলে রক আর্ট — উত্তর নজদে দুটি সাইট, একটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট রয়েছে। [[বিষয়শ্রেণী:ফরম্যাটিং ও ফাংশন উইকিপিডিয়া টেমপ্লেট]] উইকিভ্রমণ তিনটি প্রদেশসহ সৌদি আরবের সমগ্র দক্ষিণ অঞ্চলের জন্য "আসির" ব্যবহার করে: * আসির প্রদেশ, সৌদি আরবের দক্ষিণ-পশ্চিম উচ্চভূমি। উত্তরে তায়েফের মতো, এলাকাটি তার নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুর জন্য পরিচিত এবং গ্রীষ্মের তাপ থেকে বাঁচতে যাওয়ার জন্য এটি একটি জনপ্রিয় স্থান। * নাজরান প্রদেশ, আরেকটি পার্বত্য অভ্যন্তরীণ এলাকা। * জিজান প্রদেশ, একটি উপকূলীয় অঞ্চল যেটি আরও উত্তরে জেদ্দা অঞ্চলের মতো, এখানে সত্যিই খুব গরম হয়। এই অঞ্চলটি ইয়েমেনের সাথে সীমান্তবর্তী, এটির বেশিরভাগই ইয়েমেন দ্বারা দাবি করা হয়েছিল এবং সেখানে সাংস্কৃতিক সাদৃশ্য রয়েছে। যাইহোক, এটি ১৯৩৪ সাল থেকে সৌদি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং সৌদি ও ইয়েমেনি সরকার অবশেষে ২০০০ সালে একটি সম্মেলনে একটি সীমান্তে সম্মত হয়। | বিবরণ=আসির প্রদেশের রাজধানী। সৌদির প্রসিদ্ধ গ্রীষ্মকালীন জাতীয় পার্ক। | বিবরণ=জিযান প্রদেশের রাজধানী, সৌদি আরবের তৃতীয় লোহিত সাগরের বন্দর। | বিবরণ=নাজরান প্রদেশের রাজধানী, ইয়েমেনী সংস্কৃতি ও উল্লেখযোগ্য নাজরান দুর্গ। খালি কোয়ার্টার, আরবের সবচেয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অনুর্বর মরুভূমি, এই অঞ্চলের ঠিক পূর্বে অবস্থিত। পরিদর্শন করা সম্ভব, তবে চার চাকার গাড়ির একটি কনভয় এবং যথেষ্ট সতর্কতা প্রয়োজন। * এখানে মঙ্গলবার ঐতিহ্যবাহী বাজার বাসকেট বাজার) বসে। যদিও বাজারটি সপ্তাহের প্রতিদিনই খোলা থাকে, কিন্তু মঙ্গলবারে বিভিন্ন জায়গা থেকে অনেক বিক্রেতার আগমন ঘটে। মুফতাহাহ শিল্পকার্য গ্রাম আসার অঞ্চলের স্টুডিও ও শিল্পীদের অবস্থান। সুদাহ হচ্ছে সৌদি আরবের সর্বোচ্চ কেন্দ্রবিন্দু (সমুদ্রের পৃষ্ঠ থেকে ৩০১৫ মিটার উচ্চে)। এখানে প্রাকৃতিক জুনিপার বন রয়েছে। এই এলাকা প্রতিবেশী ইয়েমেনের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ, তবে সম্ভবত পুরোপুরি শান্তিপূর্ণ নয়। সীমান্তের ঠিক ওপারের এলাকাটি ইয়েমেনের সবচেয়ে উত্তাল এবং সীমান্তে সংঘর্ষ হয়েছে। সতর্কীকরণ রয়েছে এমন গন্তব্যের তালিকা বিষয়শ্রেণী। * সবগুলি ভ্রমণ নিবন্ধকে একটি কাঠামোতে আনতে হবে কি কে কী করতে হবে কি' ও 'কী' দুইটি প্রশ্নবোধক অব্যয়।কোন প্রশ্নের উত্তর হ্যা বা না দিয়ে দেওয়া গেলে সে ক্ষেত্রে প্রশ্নবোধক বাক্যে 'কি লেখা হয়। যেমন- আমি কি যাব?(উওর:-হ্যা/না)। আর, হ্যা বা না দিয়ে উত্তর দেওয়া না গেলে সেক্ষেত্রে 'কী' হয়।যেমন তোমার নাম কী? আবার শব্দটি যখন ক্রিয়া বিশেষণ বা বিশেষণের বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, তখন 'কী' হয়। যেমন কীভাবে তাকাচ্ছে দেখ, বাহ কী চমৎকার দৃশ্য!) বাক্যাংশ বই হল একটি বিদেশি ভাষায় দরকারী শব্দ এবং বাক্যাংশগুলোর একটি তালিকা সংকলন করে যেখানে অনুবাদের পাশাপাশি, যা মূলত বিদেশ ভ্রমণকারী লোকেরা ব্যবহার করে। এসব বই গন্তব্য এলাকার ভাষা এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে দরকারী তথ্য প্রদান করে, যাতে পাঠক গন্তব্যে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সহজে ভ্রমণ করতে পারে। উইকিভ্রমণে অনেক ডিজিটাল বাক্যাংশবই রয়েছে যা আপনি ইন্টারনেটে ব্যবহার করতে পারেন, অফলাইনে ব্যবহারের জন্য আপনার প্রিয় ডিভাইসে ডাউনলোড করতে পারেন বা কাগজে মুদ্রণ করতে পারেন। বাক্যাংশ বই ব্যাকরণ নির্দেশিকা, অভিধান বা ভাষার কোর্স নয়। বরং দৈনন্দিন কথোপকথন এবং অন্য কোনো দেশ বা অঞ্চলে অস্থায়ী অবস্থানের সময় সাধারণত ঘটে এমন পরিস্থিতির উপর মূল দৃষ্টি দিয়ে নির্দিষ্ট শব্দ এবং বাক্যাংশগুলো বুঝতে এবং বলতে আপনাকে সাহায্য করার জন্য এগুলো একটি সাহায্য। যোগাযোগের উদ্দেশ্য অনুসারে এগুলোকে সাধারণত বিষয়ভিত্তিক অধ্যায়ে ভাগ করা হয়, যেমন কীভাবে কাউকে শুভেচ্ছা জানাতে হয়, কীভাবে খাবারের জন্য জিজ্ঞাসা করতে হয়, কীভাবে কিছু কিনতে হয় এবং কীভাবে সাহায্য চাইতে হয়। কখনও কখনও উচ্চারণ অনুশীলন এবং শোনা ও বোঝা সহজ করতে অডিও ফাইল (সেক্ষেত্রে ডিজিটাল ডিভাইসের প্রয়োজন পড়বে) যুক্ত করা হতে পারে। বেশিরভাগ বাক্যাংশ বইয়ে ভাষার লেখার পদ্ধতি, ধ্বনিবিদ্যা এবং উচ্চারণের জন্য একটি ব্যাখ্যামূলক নির্দেশিকা রয়েছে। কিছু স্থানীয় সংস্কৃতির দিকগুলোকেও স্পর্শ করে, বা একটি প্রাথমিক ব্যাকরণ নির্দেশিকা বা রেফারেন্স সূচক অন্তর্ভুক্ত করে। এভাবে একটি ভাল বাক্যাংশ বই আপনাকে অস্থায়ী ভ্রমণের সময় উদ্ভূত সাধারণ পরিস্থিতি মোকাবেলা করার অনুমতি দেবে, কোনো দোভাষী আপনাকে সাহায্য করার প্রয়োজন ছাড়াই। ইলেকট্রনিক বাক্যাংশবইয়ের অতিরিক্ত গুণ রয়েছে: আপনার ডিভাইস হালকা এবং বহন করা সহজ। একটি উপযুক্ত বাক্যাংশ বই নির্বাচন প্রথমে, আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে কোন ভাষা আপনি আপনার ভ্রমণের জন্য ঠিক করবেন; আপনার গন্তব্য দেশ বা অঞ্চলের জন্য নিবন্ধটির 'ভাষা' বিভাগটি দেখুন। সম্ভবত, আপনি যে ভাষার জন্য একটি বাক্যাংশ বই চাইবেন সেটি হবে স্থানীয় ভাষা (বা সেই ভাষার বিভিন্ন প্রকার) গন্তব্যে কথিত। যাইহোক, কিছু জায়গায় একটি প্রভাবশালী ভাষা রয়েছে যা অস্থানীয় বা ঔপনিবেশিক উত্সের হতে পারে যা স্থানীয় জনসংখ্যার একটি বড় শতাংশ দ্বিতীয় ভাষা হিসাবে বোঝে। এর উদাহরণগুলোর মধ্যে রয়েছে ভারতে হিন্দি, বা আফ্রিকার কিছু অংশে ফরাসি। এই ধরনের ভাষাগুলো প্রায়শই সম্পূর্ণ এবং দরকারী বাক্যাংশের বইগুলো খুঁজে পাওয়া সহজ হয়, যেখানে সত্যিকারের স্থানীয় ভাষা আপনার দেশে "অস্পষ্ট" হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। তবুও, আরও খাঁটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতার জন্য, স্থানীয় সংস্কৃতিকে সত্যিকার অর্থে বোঝার জন্য, অথবা আপনি যদি আপনার আরামের অঞ্চলটি ছেড়ে যেতে চান তবে স্থানীয় ভাষার জন্য একটি বাক্যাংশ বই বেছে নেওয়া ভাল হতে পারে। একবার আপনি একটি ভাষা বেছে নিলে, আপনাকে আপনার ট্রিপ এবং গন্তব্য অনুযায়ী আপনার বাক্যাংশ বইয়ের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত স্টোরেজ ফর্ম্যাটটি খুঁজে বের করতে হবে। আপনি যে জায়গাটি পরিদর্শন করছেন সেখানে যদি একটি উচ্চ-গতির ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহারিকভাবে মঞ্জুর করা হয় তবে ডিজিটাল ফর্ম্যাট বেছে নেওয়া একটি ভাল ধারণা। যতক্ষণ আপনার কাছে ইন্টারনেট থাকে, আপনি ডিভাইসের মাধ্যমে আপনার পছন্দসই সীমাহীন সংখ্যক বাক্যাংশ বই অ্যাক্সেস করতে পারেন এবং সেগুলোকে আপডেট রাখতে পারেন। বিপরীতে, কাগজের বইগুলো স্থির এবং শুধুমাত্র পুরানো হয়ে যেতে পারে। আপনার শ্রবণ এবং কথা বলার দক্ষতা অনুশীলন করতে ডিজিটাল বাক্যাংশ বইগুলোতে অডিও ফাইলগুলোও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। পাওয়ার সকেটগুলোতে নির্ভরযোগ্য অ্যাক্সেস ছাড়াই খুব প্রত্যন্ত গন্তব্যে, সময়ের আগে আপনার ডিজিটাল বাক্যাংশ বই পেপারব্যাক ফর্ম্যাট বা প্রিন্ট আউট এ একটি বাক্যাংশ বই আনা ভাল। এমনকি আপনি বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার আগে, আপনার টার্গেট ভাষার শব্দগুচ্ছ বইটি পড়ে নেওয়া একটি দুর্দান্ত ধারণা। এটি আপনাকে এর বিষয়বস্তু এবং লেআউটের সাথে পরিচিত হতে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাক্যাংশগুলো মুখস্থ করতে এবং অডিওবুকের সাহায্যে যদি সম্ভব হয় তবে উচ্চারণ অনুশীলন এবং একীভূত করা শুরু করতে দেয়। আপনি শব্দগুচ্ছ বইতে কোন দরকারী শব্দ এবং বাক্যাংশগুলো নেই সে সম্পর্কে আগাম সতর্কতাও পাবেন, যখন আপনার কাছে এখনও অতিরিক্ত উপাদানের উত্স করার সুযোগ রয়েছে। আপনি যত আগে শুরু করবেন, তত বেশি সময় আপনাকে কার্যকর গতিতে শিখতে হবে। প্রস্থানে বসে পুরো শব্দগুচ্ছ শেখার চেয়ে এক মাসের জন্য দিনে পাঁচটি নতুন শব্দ মুখস্ত করা অনেক সহজ। আপনি আপনার গন্তব্যে পৌঁছানোর আগে আপনি যত বেশি প্রস্তুত হবেন, আপনার শব্দগুচ্ছের বইয়ের মাধ্যমে আপনি নিজেকে নিদারুণভাবে গুঞ্জন করতে দেখতে পাবেন এমন সম্ভাবনা তত কম হবে যখন একজন স্থানীয় অধৈর্যভাবে আপনার বোধগম্য কিছু বলার জন্য অপেক্ষা করছে। নিম্নলিখিত বিভাগগুলো উইকিভ্রমণে উপলব্ধ বিদেশি ভাষার শব্দগুচ্ছ বইগুলোর তালিকা করে। ভাষা এবং ভ্রমণ সম্পর্কে আরও সাধারণ তথ্যের জন্য, যেখানে কিছু স্থানীয় লোক আপনার ভাষায় কথা বলে তার জন্য প্রয়োজনীয় টিপ্পনীসহ আলাপ দেখুন। কয়েকটি ভাষা সারা বিশ্বে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় এবং প্রথমে তালিকাভুক্ত করা হয়। অন্যান্য সমস্ত ভাষা মহাদেশের অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে যেখানে তারা সবচেয়ে ঘনিষ্ঠভাবে চিহ্নিত। আপনি যে দেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন সেখানে কোন ভাষায় কথা বলা হয় তা যদি আপনি নিশ্চিত না হন তবে সেই দেশের জন্য নিবন্ধের কথা বিভাগটি দেখুন। বাক্যাংশপুস্তকগুলোকে তাদের সমাপ্তির স্তর এবং সামগ্রিক গুণমান অনুসারে কোড করা হয় যা বাক্যাংশের স্থিতিতে বর্ণিত হয়েছে: হিচহাইক করার সময় আপনি যেখানে আছেন সেই জায়গার বা আপনার সম্ভাব্য ড্রাইভারদের ভাষার অন্তত কয়েকটি বাক্যাংশ জেনে রাখা ভালো। সাধারণভাবে হিচহাইকিং সম্পর্কে আরও জানতে হিচহাইকিংয়ের জন্য পরামর্শ এবং আরও বিস্তৃত শব্দভান্ডারের জন্য বাক্যাংশ বইয়ের তালিকা দেখুন। এখানে সাতটি মূল বাক্যাংশ রয়েছে যা কাজে আসবে: # আমি কি আপনার সাথে যেতে পারি? # আপনি কি আমাকে একটি মোটরওয়ে সার্ভিস এরিয়া পর্যন্ত এগিয়ে দিতে পারবেন? # আমি কি এখানে নামতে পারি? # আমাকে লিফট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ! # আর ইউ পসিবলি ড্রাইভিং টু # ক্যান আই রাইড উইথ ইউ? # ক্যান ইউ ড্রপ মি অফ অ্যাট এ মোটরওয়ে সার্ভিস এরিয়া? # ক্যান আই গেট আউট রাইট হেয়ার? # থ্যাংকস ফর দ্য রাইড। # ইস্ট, ওয়েস্ট, নর্থ, সাউথ। # কিয়া আপ মুঝে কিসি মোটরওয়ে সার্ভিস এরিয়া তক ছোড় সাকতে হ্যায়? # কিয়া ম্যায় ইয়াহা উতার সাকতা/সাকতি হু? # ছোড়নে কে লিয়ে শোকরিয়া # পুরাব, পচ্চিম, উত্তার, দকশিন (উর্দুতে সাধারণতঃ মাশরিক, মাগরিব, শিমাল, জুনুব) mini স full সম্পাদনা html_title এই টেমপ্লেটটি সম্পাদনা করুন', mini স্থা full স্থানান্তর html_title এই টেমপ্লেটটি স্থানান্তর করুন', | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক ঘুম আর বাসস্থান ভ্রমণকারীদের জন্য একটি মৌলিক প্রয়োজন। এতে সাধারণতঃ যাত্রার অন্যান্য অংশের তুলনায় বেশি পরিকল্পনা এবং অর্থের প্রয়োজন হয়। আবাসন হয় অগ্রিম বুক করা যেতে পারে, অথবা ভ্রমণের দিনেই পাওয়া যেতে পারে। যদি ভ্রমণসূচী সেট করা থাকে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বুকিং করা সাধারণত সেরা বিকল্প। আগাম বুকিং করা ভ্রমণকারীকে মনের শান্তি দেয় যে তারা তাদের গন্তব্যে পৌঁছালে তাদের ঘুমানোর জন্য কোথাও থাকবে। * একজন ট্রাভেল এজেন্টের মাধ্যমে যাইহোক, হোটেল ম্যানেজারদের রুম পূরণ করতে হবে তাই ভ্রমণকারীদের জন্য একটি রুম বুক করা অস্বাভাবিক নয়, বিশেষ করে খরচের স্কেলের নীচের প্রান্তে, এটি পুনরায় বিক্রি করা হয়েছে তা খুঁজে বের করা। এর কারণ হল হোটেলগুলিতে সাধারণত অতিরিক্ত বুকিং করার নীতি থাকে (তাদের কাছে উপলব্ধ রুমগুলির চেয়ে বেশি রিজার্ভেশন বিক্রি করা বিশেষ করে উচ্চ-চাহিদাযুক্ত রাতে, এই ধারণার সাথে যে কিছু অতিথিরা শো বাতিল করবেন বা নো-শো করবেন৷ (যেহেতু কিছু হোটেল অন্যদের তুলনায় এটিকে বেশি অপব্যবহার করে, তাই এটি কোনও কিছু বুক করার আগে অনলাইন পর্যালোচনাগুলি পরীক্ষা করার জন্য অর্থ প্রদান করে।) আপনি কি বুকিং করছেন সাবধানে চেক করুন। অনুসন্ধানের ফলাফলে প্রায়ই অফার অন্তর্ভুক্ত থাকে এমনকি যে অবস্থানের জন্য অনুসন্ধান করা হয়েছে তার থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে। বিপণনকারীরা বাসস্থানকে "কাছের" আকর্ষণ হিসাবে দাবী করার জন্য কুখ্যাত যেগুলি অনেক দূরে, কখনও কখনও এমনকি পরবর্তী শহরেও৷ উইকিভ্রমণ নিবন্ধগুলি প্রায়শই স্থানাঙ্ক এবং একটি লোকেটার মানচিত্র প্রদান করে যা মূল আকর্ষণগুলির সাথে থাকার আপেক্ষিক নৈকট্য সম্পর্কে ধারণা দেয়; ন্যূনতম, একটি রাস্তার ঠিকানা উল্লেখ করা উচিত। লুকানো চার্জ থেকে সতর্ক থাকুন, যেমন একটি অ-ঐচ্ছিক "রিসর্ট ফি" বা "গন্তব্য বিপণন ফি হোটেলের বিজ্ঞাপিত মূল্যে কোনো রুম উপলব্ধ করার কোনো ইচ্ছা থাকতে পারে না। আপনি কিছু বুক করার আগে সম্পূর্ণ খরচ জিজ্ঞাসা করুন. যদি একটি হোটেল ক্রেডিট কার্ড ছাড়া একটি রুম ভাড়া দিতে অস্বীকার করে, যা প্রায়শই ঘটে কিন্তু সর্বজনীনভাবে নয়, তাহলে তারা আপনার কার্ডে সমস্ত ধরণের "ঘটনামূলক ফি" বা লুকানো চার্জ বিল করার পরিকল্পনা করতে পারে। এটি কখনও কখনও সূক্ষ্ম মুদ্রণ পড়তে অর্থ প্রদান করে। ক্রাউড-শেয়ারিং সাইটগুলোকে ধন্যবাদ, ভ্রমণকারীদের অনেক বিকল্প রেখেছে। আপনি হোটেলের নিজস্ব ওয়েব সাইট বা কোনো এজেন্সির ওয়েবসাইটে অনলাইনে থাকার জায়গা বুক করতে পারেন। আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে এটি অনেক বেশি দরকারী হতে পারে। তবুও যদি আপনি কোথাও ভ্রমণ করেন, যেমন: একটি ছোট শহর বা মফস্বলে, তবে ইন্টারনেটে তালিকাভুক্ত নয় এমন আবাসনের বিকল্প খুঁজে পেতে পারেন। এমন পরিস্থিতিতে নীচে বর্ণিত "ভ্রমণের দিনে" আবাসন খুঁজে পাওয়া ভাল। মেটাসার্চ ওয়েবসাইটগুলো অসংখ্য পরিষেবা প্রদানকারীর (অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি ওটিএ, অবকাশ ভাড়ার মার্কেটপ্লেস, বুকিং ইঞ্জিন) থেকে একত্রিত ফলাফল দেয়; যা ব্যবহারকারীদের মূল্য তুলনা করতে দেয়। একটি প্রদত্ত গন্তব্যের আবাসন বাজারের একটি ওভারভিউ অর্জন করতে এবং বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের মূল্য তুলনা করতে মেটাসার্চ খুবই কার্যকর। কখনও কখনও একটি হোটেলের নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকে। যাতে এটির তারিখ ও রুম সংখ্যা প্রকাশ করে যেসব তারিখে এখনও খালি রুম রয়েছে৷ একটি "আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন" ফর্মটি পূরণ করা বা একটি ইমেল পাঠানোর মাধ্যমে আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত বিবরণ দেওয়া উচিত। অনলাইন রিজার্ভেশন ক্রমবর্ধমানভাবে বাসস্থান বুক করার সবচেয়ে সাধারণ উপায় হয়ে উঠছে (কখনও কখনও একমাত্র উপায় দুর্ভাগ্যবশত নেতিবাচক দিক হল যে রিজার্ভেশন সম্পূর্ণ করার জন্য একটি ক্রেডিট কার্ডের প্রয়োজন হয় – তাই আপনার যদি কার্ড না থাকে তবে আপনার ভাগ্যের বাইরে হবে (কখনও কখনও ডেবিট বা প্রি-পেইড ভিসা/মাস্টারকার্ড কাজ করতে পারে)। তদুপরি অবিলম্বে বা আগমন/প্রস্থানের সময় অর্থপ্রদানের প্রয়োজন হলে আপনাকে প্রস্তাবিত হারটি পরীক্ষা করতে হবে। ছাড়ের হারে সাধারণত অবিলম্বে অর্থপ্রদান করা প্রয়োজন, তবে নিয়মিত হার আপনাকে সম্পত্তিতে আগমন বা চেক-আউট করার সময় অর্থ প্রদানের অনুমতি দেবে। পরবর্তী ক্ষেত্রে আপনাকে রিজার্ভেশন করার জন্য ব্যবহৃত একই ক্রেডিট কার্ড দিয়ে অর্থপ্রদানের নিষ্পত্তি করতে হবে না; আপনি অনেক প্রতিষ্ঠানে নগদ ব্যবহার করে অর্থ প্রদান করতে পারেন। যাইহোক, আপনাকে এখনও রিজার্ভেশন করার জন্য ব্যবহৃত ক্রেডিট কার্ড উপস্থাপন করতে হতে পারে (বিশেষত কার্ড জালিয়াতি কমাতে প্রি-পেইড/অগ্রিম কেনাকাটার বুকিংয়ের জন্য)। কোনো হোটেলের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সরাসরি না হওয়া অনলাইন বুকিংয়ের একটি বিপদ হল যে বুকিং সাইট এবং হোটেলের মধ্যে অনলাইন ট্রানজিটে মাঝে মাঝে রিজার্ভেশনগুলি হারিয়ে যায়, তাই আপনি অনলাইনে যে হার দেখেছেন তার সাথে মিলবে কিনা তা দেখতে সরাসরি হোটেলে কল করার কথা বিবেচনা করুন এবং যদি না হয়, আপনি বুকিং সাইট থেকে সঠিক তথ্য পেয়েছেন তা নিশ্চিত করার জন্য আপনি তাদের আগে থেকে কল করতে চাইতে পারেন। এছাড়াও, ঘরের দামের তুলনা করার সময় প্রয়োজনীয় ট্যাক্স এবং ফি-এর খরচগুলি বিবেচনা করুন, কারণ একই মূল্য ভিন্নভাবে উপস্থাপন করা যেতে পারে, ট্যাক্স এবং ফি পরে দেখানো বা সহজভাবে চার্জ করা মূল্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কিনা তার উপর নির্ভর করে। পাশাপাশি, অ্যাগ্রিগেটর ব্যবহার করার সময়, মনে রাখবেন যে হোটেলগুলি সরাসরি তাদের মাধ্যমে বুক করা রুমের তুলনায় আপনার রুমে কম অর্থোপার্জন করছে (হোটেলগুলি অ্যাগ্রিগেটরের কাছে একটি খাড়া ছাড়ে রুম বিক্রি করে, যারা শেষ ব্যবহারকারীর ব্যাক আপের জন্য দাম বাড়িয়ে দেয় র্যাক হার এবং পার্থক্যের উপর লাভ)। এটি প্রায়শই হোটেলের কর্মীদের কাছ থেকে আরও দরিদ্র পরিষেবাতে অনুবাদ করে, যা হোটেলের শুধুমাত্র সীমিত পরিমাণে থাকতে পারে এমন অনুরোধের সুবিধাগুলির জন্য নিম্ন অগ্রাধিকার হিসাবে বিবেচিত হয়। রোলওয়ে বিছানা এবং মিনিফ্রিজ এবং এর মতো। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! নির্দেশক ধরন city নাম Budapest অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1781 — সবুজে ভরা পার্ক, আকর্ষণীয় জাদুঘর, এবং একটি স্পন্দিত নৈশজীবনসহ, বুদাপেস্ট ইউরোপের সবচেয়ে আনন্দদায়ক এবং উপভোগ্য শহরের মধ্যে একটি নির্দেশক ধরন city নাম Debrecen অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q79880 — দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর নির্দেশক ধরন city নাম Győr অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q134494 —এর সুন্দর বারোক শহরের কেন্দ্রে অনেক ক্যাফে, রেস্তোরাঁ, বুটিক এবং নাইট ক্লাব রয়েছে নির্দেশক ধরন city নাম Kecskemét অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q171357 — শহরটি তার প্রাণবন্ত সঙ্গীত দৃশ্য, ব্র্যান্ডি এবং আর্ট নুওয়াউ স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত নির্দেশক ধরন city নাম Miskolc অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q102397 — বুক্ক পাহাড়ের কাছে অবস্থিত দেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর মিসকোল্ক-টাপোলকা এ অনন্য গুহা স্নানের সাথে নির্দেশক ধরন city নাম Nyíregyháza অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q171223 — একটি মাঝারি আকারের শহর; একটি ব্যস্ত ওয়াটার রিসর্ট, মিউজিয়াম গ্রাম এবং বার্ষিক শরৎ উৎসবের জন্য পরিচিত নির্দেশক ধরন city নাম Pécs অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q45779 — একটি মনোরম সাংস্কৃতিক কেন্দ্র এবং বিশ্ববিদ্যালয় শহর নির্দেশক ধরন city নাম Szeged অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q81581 — হাঙ্গেরির সবচেয়ে রৌদ্রোজ্জ্বল শহর নির্দেশক ধরন city নাম Székesfehérvár অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q130212 — প্রাক্তন রাজকীয় আসন, এর বারোক স্থাপত্য এবং জাদুঘরের জন্য বিখ্যাত পাখি নিরীক্ষণ হাঙ্গেরিতে রয়েছে পাহাড়, বিশাল মাছ চাষের পুকুর ব্যবস্থা এবং পুসতা তৃণভূমি। পাখি দেখবার জন্য কিসকুনসাগ ও হর্টোবাগি ন্যাশনাল পার্ক এবং এগটেলেক, বুক ও জেমপ্লেন পাহাড় বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হিসেবে পরিচিত। ঘোড়ায় চড়া খোলা গ্রামাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা এবং ঘোড়সওয়ারের দীর্ঘ ঐতিহ্য হাঙ্গেরিকে ঘোড়ায় চড়ার জন্য একটি আদর্শ দেশ করে তুলেছে। দক্ষিণে বিস্তৃত উন্মুক্ত সমভূমি এবং উত্তরে বনভূমির পাহাড় বৈচিত্র্যময় অশ্বারোহণ অঞ্চল। পোল্যান্ডের সরকারী ভাষা হল পোলিশ । পোলিশ সড়ক অবকাঠামো ব্যাপক কিন্তু সাধারণত খারাপভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়, এবং উচ্চ গতির মোটরওয়ে অপর্যাপ্ত। এখানে সুলভ মূল্যে প্রচুর গণপরিবহন প্রচুর পাওয়া যায় যেমন: শহরে বাস ও ট্রাম, এবং দীর্ঘ দূরত্ব ভ্রমণের জন্য চার্টার বাস ও ট্রেন। [[সাইক্লিং পোল্যান্ডের দৃশ্যাবলী ঘুরে দেখবার একটি ভাল পদ্ধতি। ২৩টি জাতীয় উদ্যান এবং সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক ভূদৃশ্য পার্ক সহ, প্রাকৃতিক আকর্ষণ খুব বেশি দূরে নয়। দুর্গ এবং অন্যান্য গ্রামীণ স্মৃতিস্তম্ভ অগণিত ঐতিহাসিক গ্রাম, দুর্গ, গীর্জা এবং অন্যান্য স্মৃতিস্তম্ভ সহ পোলিশ গ্রামাঞ্চল মনোরম এবং কখনও কখনও এমনকি আড়ম্বরপূর্ণ। স্লোভেনিয়া একটি অপেক্ষাকৃত ছোট দেশ এবং এখানে সাধারণত দ্রুত ঘুরে দেখা সম্ভব। যাইহোক, ব্যক্তিগত গাড়ির মালিকানা অতি বৃদ্ধির ফলে গণপরিবহনের জন্য নাজুক অবস্থান তৈরি হয়েছে, এবং এজন্য বাসের সময়সূচী হ্রাস করা হয়েছে, তাই ভ্রমণের পূর্বে এ নিয়ে কিছু পরিকল্পনা প্রয়োজন। শনিবারে পরিষেবাগুলি খুব কম এবং রবিবারে সত্যিই খুব সীমিতভাবে পাওয়া যায়। স্লোভেনিয়ায় ছুটি কাটানোর জন্য অনেক সুযোগ রয়েছে: জুলিয়ান আল্পসের পাহাড় এবং নদীতে হাইকিং, মাউন্টেন বাইকিং, রাফটিং এবং কায়াকিংয়ের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ রয়েছে। স্লোভেনিয়ার দক্ষিণ অংশটি অসংখ্য গুহার এলাকা। আপনি পূর্ব অংশে বিভিন্ন স্পা রিসর্ট উপভোগ করতে পারেন, অ্যাড্রিয়াটিক সাগরে ডুব দিতে পারেন, বিভিন্ন স্লোভেন শহরে ঘুরতে পারেন, স্কিইং করতে পারেন, বা গ্রামাঞ্চলে স্লোভেন খাবার এবং স্থানীয় ওয়াইনের স্বাদ নিতে পারেন। যেহেতু স্লোভেনিয়া একটি ছোট দেশ, আপনি এটি কয়েক দিনের মধ্যে ঘুরে দেখতে পারবেন। তাই আপনি কয়েক দিনের মধ্যে লুব্লজানা (রাজধানী শহর জুলিয়ান আল্পস, কার্স্ট অঞ্চল, আলপাইন হ্রদ দেখতে পারেন। দেশটিকে আরও গভীরভাবে দেখার জন্য, তবে আরও অনেক সময় প্রয়োজন৷ রাজত্ব একটি খুব উচ্চ জীবনযাত্রার মান উপভোগ করে এবং এখানে রয়েছে কিছু অবিশ্বাস্যভাবে সুন্দর পর্বত ও প্রাকৃতিক দৃশ্য। রাজ্যের রাজধানী ভাদুজ বাণিজ্য ও আন্তর্জাতিক ব্যাঙ্কিংয়ের একটি প্রধান কেন্দ্র। লিশটেনস্টাইনে দুর্দান্ত হাইকিং রাস্তায় সাইকেল চালনা এবং মাউন্টেন বাইকিং করতে পারেন। দেশের ছোট রিসোর্ট মালবুন এ স্কিইং এবং স্নোবোর্ডিং এর সুযোগ রয়েছে, যা প্রতিবেশী সুইজারল্যান্ড বা অস্ট্রিয়ার ব্যয়বহুল মূল্যের তুলনায় যুক্তিসঙ্গত মূল্যে এখানে উপভোগ করা যায়। একদিন ভোরে উঠে নদীর পূর্ব দিকের পাহাড়ে গাড়ি চালান। এখান থেকে আপনি ভাদুজ এবং সুইজারল্যান্ডের একটি অবিশ্বাস্য দৃশ্য দেখতে পাবেন। লিশটেনস্টাইন ফিলাটেলিস্টদের মধ্যে জনপ্রিয় এবং এমনকি একটি ডাক জাদুঘরও রয়েছে। এছাড়াও আপনি পর্যটন কেন্দ্র এবং কিছু স্যুভেনির শপে (৩ ফ্রঁ বা ৩ ইউরো) আপনার পাসপোর্টে লিশটেনস্টাইনের একটি এন্ট্রি স্ট্যাম্প পেতে পারেন। আপনি লিশটেনস্টাইনের বড় শহরে কয়েকটি রেস্তোঁরা পাবেন। এছাড়াও একটি ম্যাকডোনাল্ড’স রেস্তোরাঁ রয়েছে (১৯৯৬ সালে খোলা; ওয়াইন পরিবেশন করে যেটি খুবই জনপ্রিয় এবং সারা দেশে রাস্তার চিহ্ন দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়। ভালো রোল বা পেস্ট্রি খাবার জন্য অনেক ছোট বেকারি রয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! * নিকটতম চ্যাটেউ/ প্রাসাদে যান অনেক শত শত বছরের পুরানো, ঐ সময়কালের আসবাব সহ বাসযোগ্য অবস্থায় সংরক্ষিত এবং অনেক গাইডেড ট্যুর দেওয়া হয়। * ঐতিহ্যবাহী কাঠের গির্জাগুলোতে যেতে পারেন, যা এই অঞ্চলের অনন্য আকর্ষণ। তবে এসব স্থান গাড়ি ছাড়া সহজে ভ্রমণযোগ্য নাও হতে পারে। * গুহা ভ্রমণ গুহাগুলো স্লোভাকিয়ার চারপাশে বিভক্ত এবং অনেকগুলি সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত। অনেকগুলো গুহা ইউনেস্কোর তালিকাভুক্ত, যার মধ্যে রয়েছে ডবসিনস্কা আইস কেভ স্লোভাক প্যারাডাইসে এবং ওক্রিনস্কা আরাগোনাইট গুহা, ডোমিকা, জাসভস্কা গুহা এবং গোম্বাসেক গুহা সমস্ত স্লোভাক কার্স্টে) প্রাগ রাজধানী; অবিশ্বাস্য ঐতিহাসিক কেন্দ্র (এবং বিখ্যাত স্মৃতিস্তম্ভ যেমন অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ক্লক, চার্লস ব্রিজ এবং প্রাগ ক্যাসেল)। অলোমোউক প্রাগের পরে দ্বিতীয় বৃহত্তম ঐতিহাসিক কেন্দ্র সহ একটি প্রাণবন্ত বিশ্ববিদ্যালয় শহর। চেস্কি ক্রুমলোভ দুর্গ সহ সুন্দর শহর। টেল্ক ভালভাবে সংরক্ষিত রেনেসাঁ শহর জেলেনা হোরা অনন্য বারোক গির্জা লিটোমিসল রেনেসাঁ দুর্গ এবং ঐতিহাসিক কেন্দ্র কুটনা হোরা গথিক ক্যাথেড্রাল এবং অন্যান্য দর্শনীয় স্থান সহ রৌপ্য খনির শহর। লেডনিস-ভাল্টিস এলাকা সাংস্কৃতিক ল্যান্ডস্কেপ চ্যাটাউস, দুর্গ, পুকুর, বাগান ক্রমেরিয আর্কবিশপ প্রাসাদ এবং বাগান এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! ককেশাস বা ককেসিয়া কৃষ্ণ সাগর এবং কাস্পিয়ান সাগরের মাঝে অবস্থিত একটি অঞ্চল। এই অঞ্চলে রয়েছে রাশিয়া জর্জিয়া আর্মেনিয়া এবং আজারবাইজান]]। আলপাইন ভূখণ্ডের জন্য পরিচিত, ককেশাসের রুশো-জর্জিয়ান সীমান্তে অবস্থিত এলব্রুস পর্বত হচ্ছে ইউরোপের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। অঞ্চলটিকে ইউরোপ এবং এশিয়ার মধ্যে প্রাকৃতিক সীমানার অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ককেশাস একটি বৈচিত্র্যময় অঞ্চল। এর বাসিন্দারা ভিন্ন জাতিগত, ধর্মীয় এবং ভাষাগত পটভূমি থেকে এসেছেন। এই বৈচিত্র্যের কারণে, ঐতিহাসিকভাবে এই অঞ্চলটি অসংখ্য জাতিগত ও রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছে, যার মধ্যে কিছু আজও অমীমাংসিত রয়ে গেছে। এই কঠিন ইতিহাস সত্ত্বেও, ককেশাস ভ্রমণের জন্য বেশিরভাগ অংশে নিরাপদ এবং জনপ্রিয় উদীয়মান পর্যটন গন্তব্যগুলির মধ্যে ক্রমবর্ধমান অবস্থানে রয়েছে। | region1description= ২০০৮ সালের যুদ্ধের পরে কৃষ্ণ সাগরের একটি রিসর্ট এলাকা হিসাবে এই অঞ্চলের খ্যাতি পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। | region2description=সম্পূর্ণ পাহাড়ের ল্যান্ডস্কেপ এবং দূরবর্তী গিরিখাতের মধ্যে অবস্থিত একটি প্রাচীন, সহস্রাব্দের পুরানো সভ্যতা। আশ্চর্যজনক বিশ্ব ঐতিহ্যের স্থান, বিস্মৃত মঠ এবং একটি আশ্চর্যজনকভাবে সরল এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সংস্কৃতি। | region3description=ককেশাসের সবচেয়ে ধনী রাজ্য, তেল সম্পদ এবং আন্তর্জাতিক ব্যবসায় এর রাজধানী বাকু এবং শেকি এ শিরভান শাহদের বিস্ময়কর পুরানো প্রাসাদ, জরথুষ্ট্রীয় অগ্নি মন্দির, তেল এবং লবণ ছড়িয়ে পড়ার কারণে লোকশুন্য এলাকা। বিশ্ব-মানের হাইকস লীলাভূমি, ভারী বন, উত্তর ও দক্ষিণে রয়েছে পর্বতমালা। | region4description=ককেশাসের সবুজ হৃদয়, সুস্বাদু রন্ধনপ্রণালী এবং সংস্কৃতি, অবিশ্বাস্যভাবে বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং প্রাচীন গীর্জা, ক্যাথেড্রাল, মঠ এবং গুহা শহর একটি ব্যতিক্রমী স্থান। | region5description আজারবাইজান এর জাতিগত আর্মেনিয়ান উচ্চভূমির অংশ যা ১৯৯৪ সালে ভেঙে যায়। | region6description আবখাজিয়া এর মতো একই যুদ্ধে জড়িত, এই পার্বত্য অঞ্চলটি এখনও স্থিতিশীলতার সমান স্তরে পৌঁছাতে পারেনি। এটি দূরবর্তী এবং শুধুমাত্র সংকল্পিত ভ্রমণকারীরাই আসে রাশিয়ার মাধ্যমে। | region7description=স্বাধীন দক্ষিণ ককেশাস রাজ্যগুলি থেকে ব্যাপকভাবে দুর্গম। অসাধারণ পাহাড় এবং নদী গিরিখাতের এই সুন্দর অঞ্চল। সুস্বাদু খাবার, অত্যাশ্চর্য পাথরের পাহাড়ের চূড়ার গ্রাম, কিংবদন্তি আতিথেয়তা, এবং আপাতদৃষ্টিতে অন্তহীন সহিংসতার অঞ্চল। ককেশাস অঞ্চলটি বিশ্বের সবচেয়ে জটিল ভাষাগত অঞ্চলগুলির মধ্যে একটি, যেখানে পাঁচটি স্বতন্ত্র ভাষা পরিবারের ৬০টিরও বেশি ভাষা রয়েছে। যদিও এটি সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের জন্য দুর্দান্ত, এটি ভ্রমণকারীদের কাছে বিভ্রান্তিকর হতে পারে। [[ট্রান্সকাকেশিয়ান ট্রেইল হাইক করুন, ২০২১ সালে আর্মেনিয়া এবং জর্জিয়ার অঞ্চল সহ। জর্জিয়ার দুটি খুব সুন্দর স্কি রিসর্টে স্কি বাকুরিয়ানি এবং গুদাউরি]]। [[বাতুমি কোবুলেটি উরেকি গোনিয়া ইত্যাদিতে কৃষ্ণ সাগরের জর্জিয়ান সৈকতে বিশ্রাম নেওয়া। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! আমি একজন লেখক, লেখালেখি পছন্দ করি, সাহিত্য সংগঠন আরও পছন্দ। নির্দেশক ধরন city নাম Yerevan অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q1953 mdash; রাজধানী, এবং এখন পর্যন্ত বৃহত্তম শহর নির্দেশক ধরন city নাম Alaverdi অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q39545 mdash ইউনেস্কো অন্তর্ভুক্ত সানাহিন মঠ, এবং কাছাকাছি হাগপাট মঠ রয়েছে যা অত্যাশ্চর্য ডেবেড ক্যানিয়নে অবস্থিত। নির্দেশক ধরন city নাম Dilijan অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q39569 mdash; আর্মেনিয়ার "লিটল সুইজারল্যান্ড" নামে পরিচিত জনপ্রিয় অরণ্যে অবস্থিত রিসর্ট। নির্দেশক ধরন city নাম Echmiadzin অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q183394 mdash; আর্মেনিয়ার আধ্যাত্মিক রাজধানী, আর্মেনিয়ান ক্যাথলিকদের আবাসস্থল, একটি ইউনেস্কো অন্তর্ভুক্ত এলাকা। নির্দেশক ধরন city নাম Goris অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q319735 mdash; পুরানো গুহা শহরের কাছাকাছি মনোরম শহর, পরিত্যক্ত ক্লিফ গ্রাম এবং বিখ্যাত তাতেভ মনাস্ট্রি, যা ইউনেস্কো এর অস্থায়ী তালিকায় রয়েছে। নির্দেশক ধরন city নাম Gyumri অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q199500 mdash; আর্মেনিয়ার ২য় বৃহত্তম শহর। ছোট পুরানো শহর এলাকা এখনও ১৯৮৮ সালের ভূমিকম্পের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা রয়েছে, কিন্তু দ্রুত পুনরুজ্জীবন হচ্ছে। নির্দেশক ধরন city নাম Jermuk অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q39556 mdash; খনিজ পানির জন্য বিখ্যাত, যা খুব উচ্চ তাপমাত্রায় বেরিয়ে আসে এবং স্পাগুলিতে উপভোগ করা যায়। স্কি লিফট নির্মাণাধীন। নির্দেশক ধরন city নাম Tsaghkadzor অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q140342 mdash; আর্মেনিয়ার স্কি গন্তব্য। নির্দেশক ধরন city নাম Vanadzor অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ উইকিউপাত্ত Q62337 mdash; বড় সোভিয়েত স্কোয়ার সহ আর্মেনিয়ার ৩য় বৃহত্তম শহর। আর্মেনিয়া খ্রিস্টান বিশ্বাসের মূলে রয়েছে, কারণ এটি প্রথম দেশ হিসাবে পরিচিত যেটি যীশুর নিজের দুই শিষ্য দ্বারা প্রচারিত হয়েছিল। আজও সেখানে ধর্মীয় ঐতিহ্যের ভান্ডার দেখতে পাওয়া যায়। দেশজুড়ে সুন্দর গীর্জা এবং মঠ দেখা যায়, এবং যার কিছু ১৭০০ বছর পর্যন্ত পুরানো। নির্দেশক ধরন forestgreen নাম Dja Faunal Reserve অক্ষাংশ 3 দ্রাঘিমাংশ 13 প্রাকৃতিক ১৯৮৭ নির্দেশক ধরন red নাম Comoe National Park অক্ষাংশ 9 দ্রাঘিমাংশ 4 উত্তর সাভানা প্রাকৃতিক ১৯৮৩ ২০০৩ সাল থেকে বিপদগ্রস্ত হিসাবে তালিকাভুক্ত নির্দেশক ধরন red নাম Salonga National Park অক্ষাংশ 2 দ্রাঘিমাংশ 21 Congo Basin প্রাকৃতিক ১৯৮৪ ১৯৯৯ সাল থেকে বিপদগ্রস্ত হিসাবে তালিকাভুক্ত | আবু মেনা আলেকজান্দ্রিয়া সাংস্কৃতিক ১৯৭৯ ২০০১ সাল থেকে বিপদগ্রস্ত হিসাবে তালিকাভুক্ত | প্রাচীন থিবসের নেক্রোপলিস লাক্সার সাংস্কৃতিক ১৯৭৯ | ঐতিহাসিক কায়রো কায়রো সাংস্কৃতিক ১৯৭৯ | আবু সিমবেল থেকে ফিলাই অবধি নুবিয়ান স্মৃতিসৌধ আবু সিমবেল ফিলাই সাংস্কৃতিক ১৯৭৯ | ওয়াদি আল-হিতান তিমি উপত্যকা প্রাকৃতিক ২০০৫ | আসমারা: আফ্রিকার একটি আধুনিক শহর আসমারা সাংস্কৃতিক ২০১৭ নির্দেশক ধরন red নাম Air and Ténéré প্রাকৃতিক Reserve]]s অক্ষাংশ 18 দ্রাঘিমাংশ 9 উত্তর নাইজার প্রাকৃতিক ১৯৯১ ১৯৯২ সাল থেকে বিপদগ্রস্ত হিসাবে তালিকাভুক্ত চীনের মহাপ্রাচীর Mostly উত্তর চীন সাংস্কৃতিক ১৯৮৭ | হুয়াংশান পর্বত হুয়াংশান মিশ্র ১৯৯০ | হুয়াংলং দর্শনীয় এবং ঐতিহাসিক এলাকা হুয়াংলংসি জাতীয় উদ্যান প্রাকৃতিক ১৯৯২ উয়ি পর্বত ফুচিয়েন মিশ্র ১৯৯৯ | South China Karst Shilin মিশ্র ২০০৭ ২০০৭ সাল থেকে প্রাকৃতিক ঐতিহ্য, ২০১৪ সালে সম্প্রসারণ | আগ্রা দুর্গ আগ্রা সাংস্কৃতিক ১৯৮৩ দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে দার্জিলিং সাংস্কৃতিক ১৯৯৯ ইলোরা গুহাসমূহ আওরঙ্গবাদ সাংস্কৃতিক ১৯৮৩ | তাজমহল আগ্রা সাংস্কৃতিক ১৯৮৩ | মহাবলীপুরম স্মারকসমূহ মহাবলীপুরম সাংস্কৃতিক ১৯৮৪ | কোণার্ক সূর্য মন্দির কোণার্ক সাংস্কৃতিক ১৯৮৪ কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যান আসাম প্রাকৃতিক ১৯৮৫ কেওলাদেও জাতীয় উদ্যান রাজস্থান প্রাকৃতিক ১৯৮৫ মানস জাতীয় উদ্যান আসাম প্রাকৃতিক ১৯৮৫ | গোয়ার গির্জা ও কনভেন্টসমূহ পুরনো গোয়া সাংস্কৃতিক ১৯৮৫ ফতেপুর সিকরি উত্তর প্রদেশ সাংস্কৃতিক ১৯৮৬ | হাম্পি স্মারকসমূহ হাম্পি সাংস্কৃতিক ১৯৮৬ | খাজুরাহো স্মারকসমূহ খাজুরাহো সাংস্কৃতিক ১৯৮৬ | এলিফ্যান্টা গুহাসমূহ এলিফ্যান্টা দ্বীপ সাংস্কৃতিক ১৯৮৭ সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান দক্ষিণপূর্ব বঙ্গ প্রাকৃতিক ১৯৮৭ অনুরূপ স্থান বাংলাদেশ]] | সাঁচীর বৌদ্ধ স্মারকসমূহ সাঁচী সাংস্কৃতিক ১৯৮৯ | হুমায়ুনের সমাধিসৌধ, দিল্লি দিল্লি সাংস্কৃতিক ১৯৯৩ | কুতুব মিনার ও স্থাপনাসমূহ, দিল্লি দিল্লি সাংস্কৃতিক ১৯৯৩ | বুদ্ধগয়ার মহাবোধি মন্দির চত্বর বুদ্ধগয়া সাংস্কৃতিক ২০০২ | ভীমবেটকা প্রস্তরক্ষেত্র ভীমবেটকা সাংস্কৃতিক ২০০৩ চম্পানের-পাওয়াগড় প্রত্নতাত্ত্বিক উদ্যান গুজরাত সাংস্কৃতিক ২০০৪ | ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাস (পূর্বে ভিক্টোরিয়া টার্মিনাস মুম্বাই সাংস্কৃতিক ২০০৪ | লাল কেল্লা চত্বর দিল্লি সাংস্কৃতিক ২০০৭ | যন্তর মন্তর, জয়পুর জয়পুর সাংস্কৃতিক ২০১০ গ্রেট হিমালয়ান জাতীয় উদ্যান হিমাচল প্রদেশ হিমালয় উত্তর প্রাকৃতিক ২০১৪ কাঞ্চনজঙ্ঘা জাতীয় উদ্যান উত্তর সিক্কিম মিশ্র ২০১৬ জয়পুর শহর, রাজস্থান রাজস্থান সাংস্কৃতিক ২০১৯ | পার্সেপোলিস শিরাজ সাংস্কৃতিক ১৯৭৯ | চোঘা জানবিল চোঘা জানবিল সাংস্কৃতিক ১৯৭৯ | বাম এবং এর সাংস্কৃতিক ভূদৃশ্য বাম সাংস্কৃতিক ২০০৪ ২০০৪ সাল থেকে বিপদগ্রস্ত হিসেবে তালিকাভুক্ত | পসারগাদে পসারগাদে সাংস্কৃতিক ২০০৪ | ইরানের আর্মেনিয়ান মনাস্টিক এনসেম্বল পশ্চিম আজারবাইজান সাংস্কৃতিক ২০০৮ | শুশথার ঐতিহাসিক হাইড্রোলিক সিস্টেম শুশথার সাংস্কৃতিক ২০০৯ | তাবরিজ ঐতিহাসিক বাজার কমপ্লেক্স তাবরিজ সাংস্কৃতিক ২০১০ | The Persian Garden পসারগাদে এসফাহন Kashan শিরাজ Mahan ইয়াজদ কাস্পিয়ান ইরান খোরসন সাংস্কৃতিক ২০১১ | Gonbad-e Qābus কাস্পিয়ান ইরান সাংস্কৃতিক ২০১২ | ইসফাহানের জামে মসজিদ এসফাহন সাংস্কৃতিক ২০১২ | শাহর-ই সুখতেহ বালুচেস্তন সাংস্কৃতিক ২০১৪ | মেমান্দের সাংস্কৃতিক ভূদৃশ্য কের্মনশহ প্রদেশ সাংস্কৃতিক ২০১৫ | The Persian Qanat সাংস্কৃতিক ২০১৬ ইরানের চারপাশে ১১টি স্থান | লুত মরুভূমি কের্মনশহ প্রদেশ সিস্তন ও বালুচেস্তন প্রাকৃতিক ২০১৬ | হাইরক্যানিয়ান বন কাস্পিয়ান ইরান প্রাকৃতিক ২০১৯ Trans-Iranian Railway পশ্চিম ইরান মধ্য ইরান কাস্পিয়ান ইরান সাংস্কৃতিক ২০২১ | হাওরামানের/উরামনাতের সাংস্কৃতিক ভূদৃশ্য কের্মনশহ প্রদেশ কোর্দেস্তন প্রদেশ (ইরান সাংস্কৃতিক ২০২১ পেত্রা Southern Desert জর্দান সাংস্কৃতিক ১৯৮৫ ওয়াদি রাম Protected Area দক্ষিণ মরুভূমি (জর্দান মিশ্র ২০১১ | পিউ প্রাচীন শহর উত্তর মায়ানমার সাংস্কৃতিক ২০১৪ বাগান মধ্য মায়ানমার সাংস্কৃতিক ২০১৯ | কাঠমান্ডু উপত্যকা কাঠমান্ডু উপত্যকা সাংস্কৃতিক ১৯৭৯ ২০১৫ সালের ভূমিকম্পে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। | সাগরমাথা জাতীয় উদ্যান খুম্বু প্রাকৃতিক ১৯৭৯ চিতওয়ান জাতীয় উদ্যান পশ্চিম তরাই প্রাকৃতিক ১৯৮৪ | গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান লুম্বিনী লুম্বিনী সাংস্কৃতিক ১৯৯৭ | বাহলা কেল্লা বাহলা সাংস্কৃতিক 1987 | তখত-ই-বাহির বৌদ্ধ ধ্বংসাবশেষ এবং শের-ই-বাহলল শহরের পাশ্ববর্তী এলাকা উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তান সাংস্কৃতিক ১৯৮০ | তক্ষিলা তক্ষিলা সাংস্কৃতিক ১৯৮০ | লাহোরের দুর্গ এবং শালিমার উদ্যান লাহোর সাংস্কৃতিক ১৯৮১ | ম্যাকলির ঐতিহাসিক স্মৃতিসৌধ, Thatta Thatta সাংস্কৃতিক ১৯৮১ | রোহ্টাস দুর্গ ঝিলাম সাংস্কৃতিক ১৯৯৭ | Ḥimā সাংস্কৃতিক Area Asir সাংস্কৃতিক ২০২১ | জোসেন রাজবংশের রাজকীয় সমাধি Gyeonggi and Gangwon সাংস্কৃতিক ২০০৯ | কোরিয়ার ঐতিহাসিক গ্রাম: হাহো এবং ইয়াংডং Andong সাংস্কৃতিক ২০১০ | নামহানসানসেং Gyeonggi সাংস্কৃতিক ২০১৪ | পলোন্নারুয়ার প্রাচীন শহর পলোন্নারুয়া সাংস্কৃতিক ১৯৮২ | সিগিরিয়ার প্রাচীন শহর সিগিরিয়া সাংস্কৃতিক ১৯৮২ | অনুরাধাপুরার পবিত্র শহর অনুরাধাপুরা সাংস্কৃতিক ১৯৮২ | গালের প্রাচীন শহর এবং এর দুর্গ গালে (শ্রীলঙ্কা সাংস্কৃতিক ১৯৮৮ | ক্যান্ডির পবিত্র শহর ক্যান্ডি (শ্রীলঙ্কা সাংস্কৃতিক ১৯৮৮ সিংহরাজা সংরক্ষিত বন সাবরাগামুওয়া প্রাকৃতিক ১৯৮৮ | ডাম্বুলা স্বর্ণমন্দির ডাম্বুলা সাংস্কৃতিক ১৯৯১ | দামেস্কের প্রাচীন শহর দামেস্ক সাংস্কৃতিক 1979 | বসরার প্রাচীন শহর বসরা সাংস্কৃতিক ১৯৮০ | আলেপ্পোর প্রাচীন শহর আলেপ্পো সাংস্কৃতিক 1986 | উত্তর সিরিয়ার প্রাচীন গ্রাম মৃত শহরসমূহ সাংস্কৃতিক 2011 | আয়ুতথায়া ঐতিহাসিক নগর আয়ুতথায়া সাংস্কৃতিক ১৯৯১ | সুখোথাই ঐতিহাসিক নগর ও সংশ্লিষ্ট ঐতিহাসিক নগরসমূহ সুখোথাই সি সাতচানালাই ও কামফায়েন ফেট সাংস্কৃতিক ১৯৯১ | পুরাতন প্রাচীরঘেরা শহর শিবাম শিবাম সাংস্কৃতিক ১৯৮২ | পুরাতন সানা শহর সানা সাংস্কৃতিক ১৯৮৬ | ঐতিহাসিক জাবিদ শহর জাবিদ সাংস্কৃতিক ১৯৯৩ ২০০০ সাল থেকে বিপদগ্রস্ত হিসেবে তালিকাভুক্ত | সুকাত্রা দ্বীপমালা সুকাত্রা প্রাকৃতিক ২০০৮ | প্রাকৃতিক and সাংস্কৃতিক Heritage of the Ohrid region Pogradec মিশ্র ১৯৭৯ ২০১৯ সালে প্রসারিত, উত্তর মেসিডোনিয়ার সাথে ভাগ করা হয়েছে Prehistoric Pile dwellings around the Alps সাংস্কৃতিক ২০১১ ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, স্লোভেনিয়া এবং সুইজারল্যান্ডের সাথে ভাগ করা হয়েছে | The Great Spa Towns of Europe Baden bei Wien সাংস্কৃতিক ২০২১ ১১টি স্থান বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি এবং যুক্তরাজ্যের সাথে ভাগ করা হয়েছে Struve Geodetic Arc Grodno Oblast Brest Oblast সাংস্কৃতিক ২০০৫ এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, মলদোভা, নরওয়ে, রাশিয়া, সুইডেন, ইউক্রেন এর সাথে ভাগ করা হয়েছে Stećci Medieval Tombstones Graveyards সাংস্কৃতিক ২০১৬ ক্রোয়েশিয়া, মন্টিনিগ্রো এবং সার্বিয়ার সাথে ভাগ করা ২৮টি সাইট | ডুব্রোভনিকের পুরানো শহর ডালমাটিয়া সাংস্কৃতিক ১৯৭৯ | ডায়োক্লেটিয়ান প্রাসাদের সাথে স্প্লিট এর ঐতিহাসিক কমপ্লেক্স ডালমাটিয়া সাংস্কৃতিক ১৯৭৯ প্লিটভাইস লেক জাতীয় উদ্যান ডালমাটিয়া প্রাকৃতিক ১৯৭৯ | ঐতিহাসিক শহর ট্রোগির ডালমাটিয়া সাংস্কৃতিক ১৯৯৭ | সেন্ট জেমসের ক্যাথেড্রাল সিবেনিক ডালমাটিয়া সাংস্কৃতিক ২০০০ পাফোস পাফোস জেলা সাংস্কৃতিক ১৯৮০ | কোইরোকোইটিয়া লার্নাকা জেলা সাংস্কৃতিক ১৯৯৮ Struve Geodetic Arc উত্তর এস্তোনিয়া দক্ষিণ এস্তোনিয়া সাংস্কৃতিক ২০০৫ বেলারুশ, ফিনল্যান্ড, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, মলদোভা, নরওয়ে, রাশিয়া, সুইডেন, ইউক্রেনের সাথে ভাগ করা হয়েছে Petäjävesi Old Church পশ্চিম ফিনল্যান্ড সাংস্কৃতিক ১৯৯৪ Fortifications of Vauban সাংস্কৃতিক ২০০৮ ফ্রান্সের সীমানা এবং উপকূল বরাবর সুরক্ষিত ভবন এবং সাইটগুলির ১২ টি গ্রুপ। Prehistoric Pile Dwellings around the Alps Haute-Savoie সাংস্কৃতিক ২০১১ সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, জার্মানি, ইতালি, স্লোভেনিয়ার সাথে ভাগ করা হয়েছে | The Great Spa Towns of Europe Vichy সাংস্কৃতিক ২০২১ ১১ সাইট, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, জার্মানি, ইতালি এবং যুক্তরাজ্যের সাথে ভাগ করা হয়েছে | সোয়াবিয়ান জুরাতে গুহা এবং বরফ যুগের শিল্প Swabian Mountains সাংস্কৃতিক ২০১৭ | গোরহামের গুহা কমপ্লেক্স জিব্রাল্টার সাংস্কৃতিক ২০১৬ | প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান ডেলফি মধ্য গ্রীস সাংস্কৃতিক ১৯৮৭ অ্যাক্রোপলিস অ্যাথেন্স অ্যাটিকা সাংস্কৃতিক ১৯৮৬ এথোস পর্বত উত্তর গ্রীস মিশ্র ১৯৮৮ | সান্তা মারিয়া দেল্লে গ্রাসের গির্জা এবং ডোমিনিকান মঠের সাথে লিওনার্দো দা ভিঞ্চির "দ্য লাস্ট সাপার মিলান লোম্বারদিয়া সাংস্কৃতিক ১৯৭৯ | The Great Spa Towns of Europe Montecatini Terme সাংস্কৃতিক ২০২১ ১১টি সাইট অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ফ্রান্স, জার্মানি এবং যুক্তরাজ্যের সাথে ভাগ করা হয়েছে Struve Geodetic Arc Vidzeme Zemgale সাংস্কৃতিক ২০০৫ বেলারুশ, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া, মলদোভা, নরওয়ে, রাশিয়া, সুইডেন, ইউক্রেনের সাথে ভাগ করা হয়েছে Curonian Spit Lithuania Minor সাংস্কৃতিক ২০০০ রাশিয়ার সাথে শেয়ার করা হয়েছে স্ট্রুভ জিওডেটিক আর্ক অকুশটাইটিজ জুকিজা সাংস্কৃতিক ২০০৫ বেলারুশ, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, লাটভিয়া, মলদোভা, নরওয়ে, রাশিয়া, সুইডেন, ইউক্রেন এর সাথে ভাগ করা হয়েছে | City of Valletta মাল্টা দ্বীপ সাংস্কৃতিক ১৯৮০ Struve Geodetic Arc সাংস্কৃতিক ২০০৫ বেলারুশ, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, নরওয়ে, রাশিয়া, সুইডেন, ইউক্রেনের সাথে ভাগ করা হয়েছে Stećci Medieval Tombstones Graveyards সাংস্কৃতিক ২০১৬ ২৮টি সাইট, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, ক্রোয়েশিয়া এবং সার্বিয়ার সাথে ভাগ করা Struve Geodetic Arc Finnmark সাংস্কৃতিক ২০০৫ বেলারুশ, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, মলদোভা, রাশিয়া, সুইডেন, ইউক্রেন এর সাথে ভাগ করা হয়েছে | Slate Landscape of Northwest Wales Gwynedd সাংস্কৃতিক ২০২১ কোয়ারি, খনি এবং সংশ্লিষ্ট কাঠামো সহ ছয়টি অবস্থান (রেলপথ, শ্রমিকদের আবাসন এবং সুযোগ-সুবিধা) | The Great Spa Towns of Europe Bath সাংস্কৃতিক ২০২১ অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ফ্রান্স, জার্মানি এবং ইতালির সাথে শেয়ার করা ১১ স্থান গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ প্রাকৃতিক ১৯৭৮ | খাপাক নান, আন্দিয়ান রোড সিস্টেম সাংস্কৃতিক ২০১৪ আর্জেন্টিনা, বলিভিয়া, চিলি, কলম্বিয়া এবং পেরুর সাথে ভাগ করা হয়েছে | Qhapaq Ñan, Andean Road System Inca trail সাংস্কৃতিক ২০১৪ আর্জেন্টিনা, বলিভিয়া, চিলি, কলম্বিয়া এবং ইকুয়েডরের সাথে ভাগ করা হয়েছে কলোনিয়া ডেল স্যাক্রামেন্টো শহরের ঐতিহাসিক কোয়ার্টার রিও দে লা প্লাতা সাংস্কৃতিক ১৯৯৫ ফ্রে বেন্টোস সাংস্কৃতিক ইন্ডাস্ট্রিয়াল ভূদৃশ্য রিও দে লা প্লাতা সাংস্কৃতিক ২০১৫ | প্রকৌশলী ইলাদিও ডিয়েস্টের কাজ আটলান্টিডা]]র গির্জা রিও দে লা প্লাতা সাংস্কৃতিক ২০২১ কানাইমা জাতীয় উদ্যান গুয়ানা প্রাকৃতিক ১৯৯৪ শহরবাসী মানুষদের যখন দৈনন্দিন জীবনের একঘেয়েমিতে মনটা একটু হালকা করার প্রয়োজন বোধ হয়, ঠিক সেই সময় সপ্তাহান্তে কিংবা একদিনের ছুটিতে মনে হয় কাছাকাছি কোথাও ঘুরে আসি! আর কলকাতা শহর থেকে মাত্র পঁচাত্তর কিলোমিটার দূরে হাওড়া জেলার পশ্চিম প্রান্তে মানকুর ঘাট হল সেই জায়গা যেখানে চড়ুইভাতি করে একটা দিন দিব্যি কাটিয়ে দেওয়া যায়। বিনিময়ে পাওয়া যাবে অনাবিল আনন্দ। ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে নূতন, অমিতাভ বচ্চন, পদ্মা খান্না প্রমুখ অভিনীত 'সৌদাগর' হিন্দি চলচ্চিত্রের পুরো আউটডোর শ্যুটিংটাই হয়েছিল রূপনারায়ণ নদের তীরবর্তী এই মানকুর, বাকসি ইত্যাদি গ্রামগুলো থেকে। প্রায় একমাস জুড়ে এই অঞ্চলে শ্যুটিং চালু ছিল। পাশের গাঁয়েই আছে বাকসির হাট। অমিতাভ খেজুর গাছ থেকে রস নামাচ্ছেন, সেই রসে জ্বাল দিয়ে নূতন গুড় বানাচ্ছেন, বাকসির হাটে গুড় বিক্রি এবং প্রাকৃতিক পরিবেশে পদ্মা খান্নার নাচ সবই এখানকার ছবি এরকম নদীতীর ও প্রাকৃতিক পরিবেশে আত্মীয় ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে ভ্রমণের আদর্শ স্থান হল মানকুর ঘাট। * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে লোকাল ট্রেনে ৫০-৬০ মিনিটে বাগনান, বাগনান থেকে ট্রেকার কিংবা অটো রিকশায় ২০-২৫ মিনিটে মানকুর ঘাট। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়ি বা ভাড়া গাড়িতে বিদ্যাসাগর সেতু, কোনা এক্সপ্রেস ওয়ে, ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে বাগনান। বাগনানে মানকুর আন্ডারপাস দিয়ে নেমে সোজা মানকুর ঘাট ৭৫ কিলোমিটার। * মানকুর ঘাট থেকে মোটর লঞ্চ, ভুটভুটিতে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গোপীগঞ্জ, পার বাকসি ইত্যাদি জায়গায় যাওয়া যায়। কলকাতা থেকে রেলপথে পাঁশকুড়া স্টেশন হয়ে ঘাটাল মহকুমার রূপনারায়ণের পশ্চিম পারের গ্রামগুলোর মানুষের যাতায়াতে সময় বেশি লাগে বলে এক বিশাল সংখ্যক যাত্রী বাগনান হয়ে মানকুর ঘাট পার হয়ে কম সময়ে গন্তব্যে পৌঁছান। মানকুর ঘাট গঞ্জ জায়গা। এখানে সব ধরনের খাওয়ার হোটেল আছে। অতীতে বঙ্গদেশ কতকগুলো ছোটো জনপদে বিভক্ত ছিল। আসলে এগুলো ছিল সবই মূল বঙ্গদেশের আওতায় করদ ভূখণ্ড। এইসব অঞ্চলের জমিদার অথবা রাজাগণ বঙ্গের শাসককে বছর শালিয়ানা খাজনা বা কর দিতেন। ঠিক এরকমই কয়েকটা রাজবাড়ির ইতিহাস পাওয়া যায় অবিভক্ত মেদিনীপুরে। যেমন তমলুক, মহিষাদল, নাড়াজোল, ঝাড়গ্রাম ইত্যাদি। এই ভূখণ্ডের যে ক-টা রাজবাড়ি এখনো ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়নি তার মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল রাজবাড়ি অন্যতম। তাম্রলিপ্ত যুগের ইতিহাসের সাক্ষী বহন করে চলেছে মহিষাদল। স্কুল, কলেজ, রাজপথ, বাজার, প্রাকৃতিক পরিবেশ ইত্যাদি সমাজজীবনের সব প্রয়োজনীয় বিষয়ের সমাহার আছে মহিষাদলে। ইতিহাস থেকে বর্তমান ভ্রমণ পিপাসুদের সব রকম মশালাই মহিষাদলে পাওয়া যাবে। * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের হলদিয়ার ট্রেনে মহিষাদল। * কলকাতা থেকে হলদিয়ার বাতানুকূল/সাধারণ বাসে মহিষাদল। * কলকাতা থেকে নিজের/ভাড়া চার চাকা গাড়িতে বিদ্যাসাগর সেতু, কোনা এক্সপ্রেস ওয়ে, ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে উলুবেড়িয়া, বাগনান, কোলাঘাট, মেচেদা, তমলুক হয়ে মহিষাদল আনুমানিক ১০৫ কিলোমিটার। * অনতিদূরে গেঁওখালিতে রূপনারায়ণের চর, ইত্যাদি। * বাজার-দোকান, খাওয়ার হোটেল জমজমাট জায়গা। তবে মহিষাদল বাজারে মিষ্টির দোকানে ছানার মুড়কি পাওয়া যায়; অবশ্যই খাবেন আর পোঁটলা বেঁধে আনতেও পারেন! তেলিয়ামুড়া পাহাড় হল ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের অনেক পাহাড়ের মধ্যে একটা। পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের বেশির ভাগ ভূমিই হল সবুজ পাহাড়। শাল, সেগুন, বাঁশ, কলাগাছের বনানী। পাশেই বড়োমুড়া পাহাড়ে ওএনজিসি কারখানার চিমনি দিয়ে অনবরত আগুন উদ্‌গীরণ হতে দেখা যায়। এখানেই তুইসিন্দ্রাইবাড়ির কাছে পাহাড় ঘিরে চমৎকার এক ইকো পার্ক বানানো হয়েছে। এছাড়া বড়োমুড়া ইকো পার্ক দেখার মতো। প্রকৃতি প্রেমিকরা এখানে ঢুকলে বের হতে চাইবেন না। প্রকৃতির রাজ্যে অবাধ ভ্রমণের জায়গা হল তেলিয়ামুড়া পাহাড়! * বর্তমানে ভারতের রেল মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে তেলিয়ামুড়া পাহাড়। কলকাতা থেকে উত্তরবঙ্গ, অসম দিয়ে ধর্মনগর, কুমারঘাট হয়ে তেলিয়ামুড়া আসা যায়। * বিমানে কলকাতা, গুয়াহাটি, ইম্ফল থেকে আগরতলা। আগরতলা থেকে বাস, মোটরে আগরতলা-অসম রোড ধরে রেশমবাগান, রানিরবাজার, জিরানিয়া, চম্পকনগর, তুইসিন্দ্রাইবাড়ি হয়ে তেলিয়ামুড়া ৪৫ কিলোমিটার। * আগরতলা থেকে ট্রেনেও তেলিয়ামুড়া আসা যায়। * একটি চা হাউসে ঘুরে বেড়ান, পিভো বা চা খান এবং ডমিনো খেলুন। * একটি আজারবাইজানীয় বিবাহে যোগদান করার চেষ্টা করুন * বিভিন্ন প্রতিবেদনের বিপরীত চিত্র হচ্ছে, আজেরি ওয়াইন পানযোগ্যের চেয়েও বেশি, এবং যদিও তা জর্জিয়ান বা আর্মেনিয়ান সমকক্ষদের মতো সুস্বাদু নয়, তবুও এটি একটি মনোরম পানীয়! একটি স্থানীয় পানশালা খুঁজুন এবং সময় কাটান! * স্থানীয় স্যুভেনির এবং কার্পেট কিনুন। বিরক্তিকর স্টল-কিপারদের দ্বারা হতাশ হবেন না। ধৈর্য ধরুন দর-কষাকষি করার জন্য প্রস্তুত থাকুন, এবং তাহলে আপনি সত্যিই কম দামে কেনাকাটা করতে পারবেন! * কথা বলা ঘড়ি: ১০৬ আজারবাইজানিরা খুব সংরক্ষিত কিন্তু খুব ভদ্র এবং সদাচারী মানুষ। ইসলামী স্বর্ণযুগ বলতে ৮ম থেকে ১৪শ শতাব্দীতে উত্তর আমেরিকা মধ্যপ্রাচ্য এবং মধ্য এশিয়া]]য় ইসলাম ও আরব্য সংস্কৃতির বিস্তারের সময়কালকে বোঝানো হয়। ইসলামের নবী মুহাম্মাদ যিনি অমুসলিমদের নিকটে ইসলাম ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা এবং মুসলিমদের নিকটে আল্লাহর শেষ বার্তা বাহক হিসেবে পরিচিত একজন অনুপ্রেরণীয় এবং যোগ্য নেতা ও সেনাপতি ছিলেন। তিনি ৬৩২ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ আরব ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। খলিফা হিসাবে পরিচিত তাঁর অনুসারীরা তাঁর প্রকল্পকে আরো সামনে নিয়ে গিয়েছেন। তারা আরও অনেক অঞ্চল জয় করেছেন এবং সেখানে ইসলাম প্রচার করেছেন। ৭৫০ সালের মাঝেই উমাইয়া খিলাফতের নেতৃত্বে ইসলামি সাম্রাজ্য স্পেন ও মরক্কো হতে ভারতবর্ষ ও মধ্য এশিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। এই সময়ের খলিফাগণ মনে করতেন ইসলামি সমাজে জ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশ হওয়া প্রয়োজন। তারা বিশ্বাস করতেন ইসলামি সমাজ এমন হওয়া উচিত যেখানে বিজ্ঞান, দর্শন ও সংস্কৃতি ইসলামের সাথে ও ইসলামের অংশ হিসেবে বিকশিত হবে। তারা মুসলমানদের পাশাপাশি ইহুদী, খৃষ্টান, মুক্ত চিন্তার মানুষ এবং অন্যান্যদেরও বাগদাদ এবং কায়রো]]র মতো বিখ্যাত শহরগুলোয় অবস্থান করতে দিয়েছেন এবং সেখানে একটি উন্নত সভ্যতার সৃষ্টি করেছেন। পরবর্তী কয়েকশ বছরব্যাপী উন্নতির শীর্ষে থাকা এই সভ্যতাই খ্রিস্টীয় ইউরোপে মধ্যযুগ হিসেবে পরিচিত। ৬৩২ থেকে ৬৬১ সাল পর্যন্ত খোলাফায়ে রাশেদীন বর্তমানের মধ্যপ্রাচ্য শাসন করেছে এবং উমাইয়া খিলাফত উত্তর আমেরিকা আইবেরিয়া]]র অধিকাংশ অঞ্চল এবং ককেশাস ও মধ্য এশিয়া]]র কিছু অংশে রাজত্ব করে। এভাবে তারা সেসময়ের বৃহত্তম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। উত্তরাধিকারী হিসেবে আব্বাসীয় খিলাফত ৭৫০ থেকে ১২৫৮ সাল পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসন করে। আব্বাসীয়রাও খ্রিস্টান ইহুদি ও অন্যান্য অমুসলিমদের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততার মাধ্যমে বিজ্ঞান ও শিল্পকলার পৃষ্ঠপোষকতা করে। সেসময় ইসলামি রাজ্য এবং মধ্যযুগীয় ইউরোপের খ্রিস্টান অঞ্চলের মাঝে শান্তিপূর্ণ বাণিজ্য এবং সাংস্কৃতিক বিনিময় চলমান ছিল। ইসলামি বিশ্বের পণ্ডিতরা প্রাচীন গ্রীক ও রোমান]]দের জ্ঞান দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে এটিকে আরও এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন। সমস্ত ধরণের বিষয়ে অসংখ্য গ্রীক এবং রোমান বই অনুবাদ করার মাধ্যমে তারা খ্রিস্টীয় ইউরোপে হারিয়ে যাওয়া জ্ঞান শতাব্দী ধরে সংরক্ষণ করেছেন। ইসলামি পণ্ডিতরা গণিতের অগ্রদূত ছিলেন। তারা ভারত থেকে দশমিক পদ্ধতি নিয়ে ইউরোপীয় গণিতে যুক্ত করেছিলেন এবং বীজগণিত এবং আধুনিক সময়ে ব্যবহৃত অন্যান্য গাণিতিক পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছিলেন। ঐ সময়ের বিখ্যাত কয়েকজন পণ্ডিত নিম্নরূপ: আল খোয়ারিজমি ছিলেন একজন গণিতবিদ। তার থেকেই ইংরেজি শব্দ algebra ও algorithm এসেছে। তিনি ইসলামি বিশ্বে দশমিক পদ্ধতি যোগ করেন। আবু সিনা একজন চিকিৎসক এবং দার্শনিক ছিলেন। তার একটি চিকিৎসার বই ১৬৫০ সাল পর্যন্তও ইউরোপে ব্যবহার হয়েছে। ওমর খৈয়াম একজন গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী ছিলেন। তবে তিনি দর্শন, গতিবিদ্যা, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়েও লিখেছেন এবং পশ্চিমা দেশগুলোয় তিনি তার কবিতার জন্য বিখ্যাত। | বিবরণ=গ্রেট উমাইয়া মসজিদের অবস্থান এখানে, এটি প্রথম স্মারক মুসলিম মসজিদ, যেটি স্থানীয় দেবতার মন্দির হিসেবে শুরু হয় এবং জুপিটারের একটি রোমান মন্দির হিসাবে পুনঃনির্মিত, যা সেন্ট জন দ্য ব্যাপটিস্টকে উৎসর্গ করে একটি গির্জায় পরিণত করা হয়। সেখানে তার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে (একটি সোনালি মার্বেল মন্দিরের ভিতরে এগুলো আজও বিদ্যমান)। ৭০৬ থেকে ৭১৫ সাল পর্যন্ত আমরা আজ যে স্মৃতিসৌধের ভবনটি দেখতে পাচ্ছি, সেখানে ২০০ জন দক্ষ বাইজেন্টাইন কারিগর, স্থপতি, পাথরের কারিগর এবং মোজাইসিস্ট নিয়োগ ছিলো বলে জানা গেছে, যাদের উমাইয়া খলিফা আল-ওয়ালিদের ব্যক্তিগত অনুরোধে সম্রাট জাস্টিনিয়ান দ্বিতীয় পাঠিয়েছিলো। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! খুন, সশস্ত্র ডাকাতি, অপহরণ এবং গাড়ি চুরি সহ ভেনেজুয়েলায় বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সহিংস অপরাধের হার রয়েছে। যেখানে পর্যটক গমনাগমন করে এমন স্থানসহ কারাকাস এবং অন্যান্য শহর জুড়ে সশস্ত্র ডাকাতি এবং রাস্তার অপরাধ সংঘটিত হয়। দেশটিতে বিশ্বের বৃহত্তম তেলের মজুদ রয়েছে, যদিও এটি জনসংখ্যার বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠের জন্য সমৃদ্ধি এবং সম্পদ বয়ে আনেনি। তেল রপ্তানির উপর অত্যধিক নির্ভরশীলতা, ব্যাপক দুর্নীতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অস্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা এবং সরকারের দেওয়া দায়িত্বজ্ঞানহীন নীতি অর্থনীতিকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এর ফলে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি, মৌলিক সরবরাহের ঘাটতি, আকাশছোঁয়া অপরাধের হার এবং ব্যাপক বেকারত্ব ও দারিদ্র্য দেখা দিয়েছে। অত্যন্ত উচ্চ মূল্যস্ফীতির হারের কারণে, উইকিভ্রমণ জাতীয় মুদ্রা বলিভারে মূল্য প্রদান করে না। কম অফিসিয়াল এবং উচ্চতর অনানুষ্ঠানিক বিনিময় হারের মধ্যে পার্থক্যের কারণে মার্কিন ডলারে প্রকাশ করা দামগুলি রেঞ্জ হিসাবে দেখানো হতে পারে। ভেনেজুয়েলায় ভ্রমণকারীরা পরিচয়পত্র বহন করতে বাধ্য। অনেক রাস্তায় সামরিক চেকপয়েন্ট রয়েছে, তাই গাড়ি বা বাসে ভ্রমণ করার সময় আপনার পাসপোর্ট হাতে রাখুন, আদর্শভাবে আপনার পাসপোর্টের একটি রঙিন ফটোকপি রাখা উচিত। একটি বৃহৎ সড়ক নেটওয়ার্ক (যা আনুমানিক ৮২,০০০ কিমি সমন্বিত) এবং ঐতিহাসিকভাবে কম জ্বালানি খরচ ভেনিজুয়েলাকে আপনার নিজের গাড়ির মাধ্যমে ভ্রমণের জন্য একটি আকর্ষণীয় দেশ করে তোলে। সড়কের সংকেতসমূহ ভালোভাবে শুধুমাত্র প্রধান সড়কে পাওয়া যায়। সাধারণ এবং বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার চিহ্নগুলি হল: অ্যাঞ্জেল ফলস গায়ানা হাইল্যান্ডস এবং কানাইমা ন্যাশনাল পার্ক]]। লস রোকস এর স্ফটিক সৈকত সহ। হ্যামকস এবং কিছু গাঢ় কাঠের হস্তশিল্প ভেনেজুয়েলায় পাওয়া যাবে, সেইসাথে বড়-আবক্ষ্য মহিলাদের আঁকা মূর্তি। ফ্যালকন রাজ্যের মতো কিছু এলাকায় চমৎকার চকচকে মৃৎপাত্রের ঐতিহ্য রয়েছে। বিমানবন্দরে ভালো মানের ভেনিজুয়েলীয় রাম এবং চকোলেট বিক্রি হয়ে থাকে। ভেনেজুয়েলায় খাদ্যের তীব্র ঘাটতি রয়েছে এবং যা কিছু খাবার পাওয়া যায় তা খুবই ব্যয়বহুল। উরুগুয়েতে ট্যাক্সি নিরাপদ এবং মোটামুটি সাশ্রয়ী মূল্যের, প্রতি কিমিতে প্রায় ২ আমেরিকান ডলার খরচ হয়৷ মন্টেভিডিওতে সমস্ত ট্যাক্সি মিটার ব্যবহার করে এবং নির্দিষ্ট খরচ আছে। কিছু মিটার পেসোতে ভ্রমণের মূল্য প্রদর্শন করে না তবে "ফিচাস টোকেন) এ যা যাত্রীদের দেখানো উচিত এমন একটি চার্ট অনুযায়ী পেসোতে রূপান্তরিত করতে হবে। কিছু ছোট শহরে ট্যাক্সি মিটার ব্যবহার করতে পারে না। উবারের সেবা মন্টেভিডিও এবং পুন্টা দেল এস্টে পাওয়া যায়। হাইওয়েতে বিশেষভাবে পোস্ট করা জরুরি ফোন নম্বর জেনে নিন এবং সেগুলি মনে রাখবেন। উরুগুয়ে একটি বিপজ্জনক দেশ নয়, কিন্তু যেহেতু এটি বেশিরভাগই কৃষিপ্রধান এবং শহরের মধ্যে খুব কম জনবসতিপূর্ণ, আপনার গাড়িটি ভেঙে পড়লে আপনার কাছের টেলিফোনে পৌঁছতে দীর্ঘ সময় নিতে পারে। আপনার সাথে একটি মুঠোফোন বহন করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। অ্যান্টেল হল রাষ্ট্রীয় কোম্পানি এবং প্রধান মোবাইল নেটওয়ার্ক পরিসেবা প্রদানকারী। স্প্যানিশ ভাষা সর্বত্র ব্যবহৃত হয়। যদিও পুরো উরুগুয়ে জুড়ে দেখার মতো আকর্ষণীয় জিনিস রয়েছে, আগ্রহের প্রধান দর্শনীয় স্থানগুলি উপকূলরেখায় কেন্দ্রীভূত। বকশিশ বাধ্যতামূলক নয়। রেস্তোরাঁয় সাধারণত ১০% যথেষ্ট হবে। ট্যাক্সি ড্রাইভার বকশিশ সম্পূর্ণ ঐচ্ছিক। সুরিনামে একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় বৃষ্টির জলবায়ু রয়েছে, গরম এবং আর্দ্র। এখানে বছরে দুটি বর্ষাকাল থাকে। সুরিনামে উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিস্তৃত বৈচিত্র্য রয়েছে। সুরিনামের অধিকাংশ, প্রায় ৮০ জঙ্গলে আচ্ছাদিত। এই বনটি পৃথিবীর বৃহত্তম গ্রীষ্মমন্ডলীয় অরণ্যের অংশ, আমাজন অরণ্য, যার বেশিরভাগ ব্রাজিলিয়ান ভূখণ্ডে অবস্থিত। যেহেতু এখনও অনেক পর্যটক সুরিনামে যাননি এবং অভ্যন্তরীণ-ভূমি সহজ নাগালের মধ্যে নয়, তাই ভ্রমণের খরচ আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি। ইউরোপ বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় পর্যটক আকর্ষণস্থল আরও ব্যয়বহুল হতে পারে। এটি আশা করা হচ্ছে যে এটি অদূর ভবিষ্যতে পরিবর্তিত হবে কারণ বিদেশী পর্যটকদের মধ্যে বার্ষিক বৃদ্ধি দৃশ্যমান, ভাল রাস্তার পাশাপাশি সস্তা পরিবহনের অন্যান্য উপায়ে কাজ করার প্রয়োজনীয়তা তৈরি করে৷ | দেশব্যাপী একটি সাধারণ ধর্মঘট চলছে যা পরিবহন ব্যবস্থাকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে এবং সরকারবিরোধী হিংসাত্মক বিক্ষোভ দেখা দেয়। নিরাপত্তা বাহিনী টিয়ার গ্যাস ও জলকামান নিক্ষেপ করেছে, জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। যদিও ৫ এপ্রিল ২০২২-এ প্রত্যাহার করা হয়েছিল, কর্তৃপক্ষ কর্তৃক একটি কারফিউ কার্যকর করা হতে পারে। প্রতিবাদ থেকে দূরে থাকুন এবং সরকারী নির্দেশ মেনে চলুন। পেরুর প্রতিবেশী দেশ বলিভিয়া, ইকুয়েডর, চিলি এবং কলম্বিয়ার সাথে সংযোগকারী আন্তর্জাতিক বাস রয়েছে। টাকনা হয়ে লিমা থেকে বুয়েনস আইরেস, আর্জেন্টিনা এবং সাও পাওলো, ব্রাজিল পর্যন্ত অতিরিক্ত সংযোগ রয়েছে। নিম্নলিখিত বাস কোম্পানিগুলি পেরুতে এবং বাইরে আন্তর্জাতিক সংযোগ প্রদান করে: লিমার বাইরের প্রায় সব প্রধান পর্যটন গন্তব্য রাজধানী থেকে বিমানে এক থেকে দেড় ঘণ্টার মধ্যে। পেরুর চারপাশে যাওয়ার জন্য উড়োজাহাজ সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায়। উদাহরণস্বরূপ, লিমা থেকে তুম্বেসে জোরিটোস (আধুনিক রিসর্ট সহ সুন্দর সৈকত বাস ভ্রমণের সময় ২১ ঘন্টা। * ইউরিমাগুয়াস-ইকুইটোস (পানি 2½ দিন * লিমা-কুজকো (বাস ২১ ঘন্টা ঘন আমাজন জঙ্গলে ভুলে যাওয়া মন্দির, হারিয়ে যাওয়া ইনকা শহর, বিচিত্র বন্যপ্রাণী এবং অসাধারণ লোককাহিনী। অ্যাডভেঞ্চার চলচ্চিত্র তৈরি করার জন্য সব উপকরণই পেরুতে বর্তমান। বাস, প্যারাগুয়েতে "কোলেক্টিভস" নামেও পরিচিত, সবচেয়ে সাধারণ গণপরিবহন। বিভিন্ন লাইনে অনেক কোম্পানি চলমান আছে। প্যারাগুয়ের একটি খুব সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্র্যময় কারুকাজের ঐতিহ্য রয়েছে, এখানে রূপালী ফিলিগ্রি (লুক) থেকে শুরু করে নাআন্দুতি (ইটগুয়া) আকারে সুতির জরি পর্যন্ত সবকিছু পাওয়া যায়। এছাড়াও স্থানীয় "রিপুজাডো" অলঙ্করণ (আটিরা) এবং আও পোই, এনকাজে ইউ এমব্রয়ডারি সহ চামড়ার পণ্য পাওয়া যায়। সিরামিক (ইটা) এবং তাঁতও খুব জনপ্রিয়, সস্তা এবং সুন্দর। কুইন্ডি শহরে হাতে তৈরি চামড়ার ফুটবল বল বিক্রি হয়। তার প্রতিবেশী ব্রাজিল এর মতই, আর্জেন্টিনাতে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক পটভূমির একটি সংমিশ্রণ দেখা যায়। [[বুয়েনস আইরেস এবং পাম্পাস নাতিশীতোষ্ণ; শীতকালে ঠান্ডা, গ্রীষ্মে গরম এবং আর্দ্র। আর্জেন্টিনা তাদের অসামান্য স্বল্পপাল্লার এবং দূরপাল্লার বাস নেটওয়ার্ক নিয়ে গর্ব করে। আর্জেন্টিনায় অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট রয়েছে, তবে টিকিটের দাম বেশি এবং বেশিরভাগ অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বুয়েনস আইরেসের অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর অ্যারোপার্ক জর্জ নিউবেরির মধ্য দিয়ে যায়। গাড়ি ভাড়া আর্জেন্টিনা জুড়ে সহজেই পাওয়া যায়, যদিও এটি অন্যান্য ধরণের পরিবহনের তুলনায় কিছুটা ব্যয়বহুল। অনেক ভ্রমণকারীদের কাছে, একটি দেশ হিসেবে আর্জেন্টিনার ট্যাঙ্গোর মতো একই প্রলোভনসঙ্কুল আবেদন রয়েছে যার জন্য এটি বিখ্যাত। সেই আইকনিক পার্টনার নাচের মতোই, আর্জেন্টিনা আপনাকে আলিঙ্গন করে, ক্রমাগত রাস্তার ছন্দে চলে যায় এবং পথের প্রতিটি ধাপে উন্নতি করে। বলিভিয়া দক্ষিণ আমেরিকা এর কেন্দ্রস্থলে একটি সুন্দর, ভৌগলিকভাবে সমৃদ্ধ, এবং বহুজাতিক দেশ, এর অত্যাশ্চর্য পাহাড়ি ল্যান্ডস্কেপ এবং প্রাণবন্ত আদিবাসী সংস্কৃতির জন্য ভ্রমণে আদর্শ। বলিভিয়ার জলবায়ু এক জলবায়ু অঞ্চল থেকে অন্য জলবায়ু অঞ্চলে তুলনামূলকভাবে একই রকম থাকে। নিম্নলিখিত জাতীয়তাদের পর্যটক হিসাবে ৯০ দিনের কম সময়ের জন্য ভিসার প্রয়োজন হবে না: অ্যান্ডোরা, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ব্রাজিল, কানাডা, চিলি, কলম্বিয়া, কোস্টারিকা, ক্রোয়েশিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, ইকুয়েডর, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রীস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, জাপান, লাটভিয়া, লিচেনস্টাইন, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মেক্সিকো, মোনাকো, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, প্যালেস্টাইন, পানামা, প্যারাগুয়ে, পেরু, ফিলিপাইন, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রাশিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, উরুগুয়ে, ভ্যাটিকান সিটি এবং ভেনেজুয়েলা। নিম্নলিখিত জাতীয়তা ব্যতীত যাদের ট্যুরিস্ট ভিসার প্রয়োজন তারা প্রবেশের সময় তাদের ভিসা পেতে পারেন: *আফগানিস্তান, অ্যাঙ্গোলা, ভুটান, কম্বোডিয়া, চাদ, পূর্ব তিমুর, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, লিবিয়া, পাকিস্তান, নাইজেরিয়া, সোমালিয়া, সুদান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইয়েমেন। * তবে, জরুরী এবং বিশেষ পরিস্থিতিতে এই গ্রুপের বিদেশীরা প্রবেশের সময় ভিসা পেতে পারে। মার্কিন নাগরিকরা সাধারণত একটি ট্রিপল-এন্ট্রি ভিসা পাবেন যা ৫ বছরের মেয়াদে প্রতি বছর ৩টি প্রবেশের জন্য বৈধ। ''সমস্ত ব্যবসায়ী ভ্রমণকারী এবং বছরে ৯০ দিনের বেশি থাকতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের অবশ্যই আগে থেকে ভিসা নিতে হবে। যদি আপনি দুর্ঘটনাক্রমে অতিরিক্ত অবস্থান করেন ভিলাজোন সীমান্ত ক্রসিং এ বলিভিয়ার দিকে কোন প্রস্থান নিয়ন্ত্রণ নেই। একসময় দেশটিতে স্পেন উপনিবেশ ছিল, এই সুন্দর দেশটিতে অনেক কিছু দেখার আছে। স্প্যানিশ দেশের সরকারী ভাষা এবং সর্বত্র ব্যবহৃত হয়। চিলিতে একটি ভাল বিমানবন্দর পরিকাঠামো আছে। বাস ব্যবস্থাটি অত্যাধুনিক এবং শহর থেকে শহরে যাওয়ার জন্য একটি সস্তা এবং আরামদায়ক উপায় প্রদান করে। মাইক্রো ট্রানজিট/লোকাল বাস। শব্দটি মাইক্রোবাসের সংকোচন। বড় শহরগুলিতে সাশ্রয়ী মূল্যে আন্তশহর বাস রুট রয়েছে। মাইক্রো এবং ট্যাক্সি এর মধ্যে একটি মিশ্রণ. একটি মেট্রোপলিটন রেলওয়ে ব্যবস্থা যা সান্তিয়াগো, ভালপারাইসো এবং কনসেপসিওনের মেট্রোপলিটন এলাকায় কাজ করে। গাড়ি ভাড়া বেশিরভাগ বড় শহর জুড়ে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়, কিন্তু ছোট শহরে নয়। আন্তঃনগর রেলের অনুপস্থিতির কারণে এবং বেশিরভাগ বড় শহরকে আলাদা করে থাকা উচূ পর্বতমালার কারণে, যারা বিমান ভাড়া বহন করতে পারে তাদের মধ্যে বিমান ভ্রমণ জনপ্রিয় এবং টিকিট নিয়ে প্রতিযোগিতা তীব্র। ড্রাইভিং রাস্তার ডানদিকে হয় বেশিরভাগ গাড়ির স্ট্যান্ডার্ড ট্রান্সমিশন থাকে। কলম্বিয়ায় মূলত ৪-সিলিন্ডার ইঞ্জিন যুক্ত গাড়ি রয়েছে যা ইউরোপীয় এবং জাপানি তৈরি। বিদেশী ভ্রমণকারীরা গাড়ি চালাতে পারে যদি তারা একটি আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখায় (বিশ্বব্যাপী অটোমোবাইল এবং ড্রাইভারের ক্লাবগুলি দ্বারা জারি করা একটি বহুভাষিক অনুমোদন কার্ড)। বীমা করা সুলভ এবং বাধ্যতামূলক। বাসে ভ্রমণ ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত এবং এর মানের বিভিন্ন স্তর রয়েছে। অনেক দূরবর্তী ভ্রমণে খুব কমই খরচ হয় US$৫৫ (একমুখী ভ্রমণে)। কলম্বিয়ার বেশিরভাগ অংশই আন্দিজে, যার মানে খুব সুন্দর পাহাড়ি দৃশ্য পাওয়া যায়। অন্যদিকে, নিম্নভূমিতেও চমৎকার সৈকত রয়েছে। গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে থাকা সত্ত্বেও কিছু চূড়ার উচ্চতার জন্য তুষার দেখা যায়। যেহেতু চাঁদের কোন বায়ুমণ্ডল নেই এবং এটি খুব ধীরে ঘোরে, সূর্য উদয় হয়েছে কি না তার উপর নির্ভর করে চাঁদের তাপমাত্রার তারতম্য অনুভুত হয়। প্রচলিত বিমান চাঁদে অকেজো কারণ তাদের উড়ার জন্য প্রয়োজনীয় বায়ুগতির উড্ডয়ন তৈরি করার মতো কোনও বায়ুমণ্ডল নেই। অভ্যন্তরীণ দহন ইঞ্জিনগুলিকে জ্বালানী এবং অক্সিডাইজার (বাতাস বা বিকল্প) উভয়ই বহন করতে হয় এবং কাছাকাছি নিখুঁত ভ্যাকুয়ামে শীতল হওয়ার সমস্যা রয়েছে। আপনি যখন চাঁদকে প্রদক্ষিণ করবেন, তখন আপনি একটি লুনার মডিউল এ থাকবেন যা আপনাকে থাকার জায়গা দেবে এবং চারপাশের বাতাস ছাড়াই উড়তে পারবে। চন্দ্র মডিউল চাঁদেও অবতরণ করতে পারে। আউটার স্পেস ট্রিটি, যা ১০০ টিরও বেশি দেশ স্বাক্ষর করেছে, বলে যে "চাঁদ এবং অন্যান্য মহাকাশ বস্তু সহ মহাকাশে বেসরকারী সংস্থাগুলির কার্যকলাপের জন্য চুক্তির উপযুক্ত রাষ্ট্র পক্ষের দ্বারা অনুমোদন এবং অব্যাহত তত্ত্বাবধানের প্রয়োজন হবে"। আপনার সরকারের সাথে যোগাযোগ করুন এবং কি ধরনের অনুমোদন প্রয়োজন তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। মহাকাশ অনুসন্ধান সহস্রাব্দ ধরে মানবতার স্বপ্ন। যখন আপনাকে পৃথিবী থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে নিয়ে যাওয়া হয়, আপনি ওজনহীনতা অনুভব করতে পারেন, একটি মহাকাশযানের ভিতরে ভাসমান এবং অনন্য সুবিধার অবস্থান থেকে গ্রহটিকে দেখতে পারেন। বাণিজ্যিক মহাকাশ পর্যটন সুবিধা কিছু কোম্পানি দেয়া শুরু করেছে, যদিও এখনও পর্যন্ত তা শুধুমাত্র উচ্চবিত্তদের জন্য উপভোগ্য। যাইহোক, রকেট এবং স্পেসফ্লাইট প্রযুক্তিতে সাম্প্রতিক উদ্ভাবনের সাথে, এটি অদূর ভবিষ্যতে অনেকের কাছে উপভোগ্য হতে পারে। বেশিরভাগ মহাকাশযাত্রী তাদের মহাকাশযানের ভিতরেই থাকে এবং এর প্রপালশন সিস্টেম ব্যবহার করে ঘুরে বেড়ায়। যেহেতু অরবিটাল মেকানিক্স অত্যন্ত অজ্ঞাত এবং চালচলনের জন্য জ্বালানী বেশ সীমিত, এই কাজগুলি একজন যোগ্য পাইলট এবং কম্পিউটারের উপর ছেড়ে দেওয়া ভাল। মহাকাশচারী প্রশিক্ষণ শারীরিক নির্ভর তাই ভাল শারীরিক সুস্থতা একটি ভাল সূচনা বিন্দু। অনুরূপ শারীরিক এবং মানসিক চাপ নিতে অভ্যস্ত হয় যারা বিশেষ করে সামরিক পরিষেবা, যুদ্ধবিমান চালানো, পর্বত আরোহণ, অ্যান্টার্কটিক অভিযান এবং গুহা ডাইভিংয়ের মতো উন্নত স্কুবা ডাইভিং-এ যাদের অভিজ্ঞতা রয়েছে। জাতীয় মহাকাশচারী প্রোগ্রামগুলির জন্য প্রায়শই এই বা তুলনামূলক কাজগুলি থেকে ক্রীড়াবিদদের মতো শারীরিক ফিটনেস এবং অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়। মহাকাশে কোন হাসপাতাল নেই এবং উদ্ধার করা কঠিন বা অসম্ভব, তাই যাদের অবস্থার সাথে অবিলম্বে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে তারা মহাকাশ ভ্রমণের জন্য যোগ্য নয়। এই পৃষ্ঠায় গন্তব্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে যা অন্য কোনো শ্রেণীবিভাগের সাথে খাপ খায় না, সেইসাথে সারা বিশ্বের সাইটের তালিকা। আগ্রহের এলাকাটি মেরু থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে চিহ্নিত ট্রেইল বরাবর, তাই আপনি পায়ে হেঁটে ঘুরে আসতে পারেন। কখনও এই পথ ছেড়ে যাবেন না৷ আর কোথাও যাবার মত জায়গাও নেই পরবর্তী সবচেয়ে কাছের আগ্রহের পয়েন্ট হল কুনলুন স্টেশন যা ১০০০ কিমি দূরে, এবং হেঁটে যাওয়া সম্ভব নয়। এটি একটি বৈশিষ্ট্যহীন মালভূমি যেখানে পরিস্থিতি ঝকঝকে দিনের আলো থেকে তাৎক্ষণিক তুষারঝড়ের তাণ্ডবে পরিণত হতে পারে। তীব্র বাতাসে তুষারের মাঝে বরফের উপর দিয়ে আপনি কোথায় যাচ্ছেন তা ধারনা করা কষ্টকর, এবং আপনার পথটি তুষারে আচ্ছাদিত হয়ে যায় যাতে আপনি আপনার পথানুসরণ করে ফিরেও যেতে পারবেন না। স্টেশনে একটি ছোট উপহারের দোকান আছে, শুধুমাত্র নগদ দিয়ে কোন কিছু কিনতে পারবেন। দর্শনার্থীদের ক্যাম্প সাইটে খাওয়ানো হয়, এবং স্টেশন ক্যান্টিনে প্রবেশ করতে পারে না। জাতিসংঘ UN) হলো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা যার লক্ষ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতার সুবিধা প্রদান করা। এই ভ্রমণ প্রসঙ্গটি আকর্ষণীয় জাতিসংঘের সদর দপ্তর এবং বিশ্বজুড়ে দর্শনীয় স্থানগুলো সম্পর্কে৷ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর লীগ অফ নেশনস-এর প্রকৃত সাবস্টিটিউট হিসেবে বিজয়ী শক্তি কর্তৃক জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। লীগ অফ নেশনস প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে প্রাথমিকভাবে অনেক বিস্তৃত লক্ষ্য নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, কিন্তু বিভিন্ন কারণে এটি ব্যর্থ হয়। ব্যর্থতার একটি কারণ ছিলো এতে সার্বজনীন অংশগ্রহণ ছিলো না (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কখনও যোগ দেয়নি, আবার জার্মানি, জাপান এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৩০-এর দশকে চলে যায় বা বহিষ্কৃত হয়)। জাতিসংঘের কাঠামো এবং উপবিধিগুলি এখনও সেই সত্যটিকে প্রতিফলিত করে, যেমন নিউইয়র্কে এর অবস্থান এবং নিরাপত্তা পরিষদের গঠন (যার স্থায়ী সদস্যরা হচ্ছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্ররা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্য কিন্তু এখন প্রায়ই এরা বিবাদে লিওত হয়)। বেশিরভাগ দেশেরই জাতিসংঘে কম-বেশি উপস্থিতি রয়েছে, এমনকি বিদেশে তাদের তুলনামূলকভাবে কম কূটনৈতিক উপস্থিতি থাকলেও। অনেক জাতিসংঘ সংস্থা পর্দার আড়ালে কাজ করে বিশ্বব্যাপী মান (যেমন পাসপোর্টের জন্য ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যারোনটিক্স অর্গানাইজেশন, পোস্টাল সার্ভিসের জন্য ইউনিভার্সাল পোস্টাল ইউনিয়ন বা জনস্বাস্থ্যের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা) যা বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ ও যোগাযোগকে প্রভাবিত করে। [[ইউনেস্কো জাতিসংঘের শিক্ষাগত, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা, সৃজনশীল শহর এবং অস্পষ্ট সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকা সহ এক হাজারেরও বেশি বিশ্বব্যাপী গন্তব্যের ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকা বজায় রাখে। | ফোন=+31 70 3024137 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | বিবরণ=পিস প্যালেস ১৯১৩ সালে স্থায়ী সালিশি আদালতের জন্য নির্মিত হয়েছিল, যেটি আন্তর্জাতিক বিরোধ আইনিভাবে নিষ্পত্তি করার উপায় প্রদান করবে বলে আশা করা হয়েছিল। মাত্র এক বছর পর প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। বর্তমানে প্রাসাদটিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতও রয়েছে, যা জাতিসংঘের প্রধান বিচার বিভাগীয় সংস্থা, যা শুধুমাত্র দেশগুলোর মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তি করে। | বিবরণ=বিশ্বের একমাত্র জাতিসংঘের প্রাতিষ্ঠানিক কবরস্থান, এটি ১৬ টি দেশের সৈন্যদের স্মৃতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে যারা জাতিসংঘের অধীনে যুদ্ধ করেছে এবং মারা গেছে। সুমেরু অঞ্চল হল উত্তর মেরুর চারপাশের এলাকা, যার মধ্যে রয়েছে উত্তর মহাসাগর এবং কাছাকাছি ভূমি। আন্তর্জাতিক অভিযানের সাধারণত প্রধান ভাষা ইংরেজি। সুমেরু অঞ্চল যাবার নির্ধারিত পরিবহনসেবা সীমিত, এবং ভ্রমণকারীদের বেশিরভাগ চার্টার্ড বা ব্যক্তিগত যানবাহনের উপর নির্ভর করতে হবে। অনেক উত্তরের শহরে শুধুমাত্র নৌকা বা বিমান দ্বারা যাওয়া যেতে পারে, যদিও তা শুধুমাত্র সঠিক আবহাওয়া এবং ঋতুতে সম্ভব হতে পারে। ইউরোপের সুমেরু অঞ্চল সাধারণত এশিয়া বা উত্তর আমেরিকার সুমেরু অঞ্চলের তুলনায় সহজে ভ্রমণযোগ্য। যারা নিরামিষাশী তারা সতর্ক থাকবেন, কারন এখানকার ঐতিহ্যবাহী রন্ধনপ্রণালী মাছ এবং মাংসের উপর খুব বেশি নির্ভর করে (অনেক জায়গায় সীল এবং তিমি সহ)। বেশিরভাগ অন্যান্য খাবার দক্ষিণ থেকে আমদানি করতে হয়, তাই দাম বেশি থাকে। এছাড়াও আছে যেমন স্থানীয়ভাবে চাষকৃত বেরি। উত্তর মেরু হল উত্তর মহাসাগরের মাঝখানে অবস্থিত পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তরের বিন্দু। বিশেষভাবে উত্তর মেরুতে পৌঁছানোর উদ্দেশ্যে করা অভিযানেই শুধুমাত্র উত্তর মেরুতে পৌঁছানো যেতে পারে। বেশিরভাগ মানুষই প্রাথমিকভাবে আকাশপথে ভ্রমণ করে, কখনও কখনও বরফের উপর যাত্রার শেষ ধাপে অন্য পরিবহনে যায়। অন্য বিকল্পটি হল উত্তর মহাসাগরের মধ্য দিয়ে বরফভাঙ্গা জাহাজে ভ্রমণ। উত্তর মেরুর কাছে ক্রসকান্ট্রি স্কি এবং কুকুরটানা স্লেজগাড়ী হল একমাত্র কার্যকর পরিবহন; আপনার ট্যুর গ্রুপের সাথে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। উত্তর মেরুতে বরফের ভূখণ্ডটি বরং সমতল হতে থাকে, যদিও তুষার এবং বরফের কিছু আকর্ষণীয় গঠন পাওয়া যেতে পারে। প্রতি বছর শুধুমাত্র একটি দীর্ঘ সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত আছে (যা আপনার ভ্রমণের সময় হবে না)। ট্যুর অপারেটররা বরফের মধ্যে একটি সাইন পোল আটকে রাখে, কিন্তু এটি অনানুষ্ঠানিক এবং সম্পূর্ণরূপে ফটোগ্রাফিক উদ্দেশ্যে। তাদের নাম মেরু ভাল্লুক হলেও তারা সাধারণত এত উত্তরে আসে না (তাদের পছন্দ সুমেরু অঞ্চলের আইস ক্যাপের দক্ষিণের "উপকূলীয়" অঞ্চল, যেখানে ভাল সাঁতারের জায়গা আছে।) উত্তর মেরুতে কোন দোকান নেই; আপনার অভিযানের জন্য আপনার যা প্রয়োজন হতে পারে তার সবকিছুই আপনাকে আনতে হবে। আপনাকে বা আপনার ট্যুর অপারেটরকে আপনার সমস্ত খাবার সঙ্গে আনতে হবে। মেরুতে পৌঁছানোর পর ঐতিহ্যগতভাবে আছে সেলিব্রেটরি ক্যাভিয়ার। যদিও মেরুতে বা কাছাকাছি কোন স্থায়ী আবাসন নেই, অস্থায়ী শিবির স্থাপন করা যেতে পারে, এক বা একাধিক রাতের জন্য উষ্ণ আশ্রয় প্রদান করে। ভূমধ্যসাগর ইউরোপ এশিয়া এবং আফ্রিকা এর বিভিন্ন দেশের সীমানা মধ্যবর্তী একটি সাগর। উষ্ণ এবং রৌদ্রোজ্জ্বল ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু এবং সহস্রাব্দ ধরে এখানে উত্থিত ও পতিত হওয়া প্রাচীন ও আধুনিক সভ্যতার জন্য এই অঞ্চলটি আন্তর্জাতিক পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। ভূমধ্যসাগরে একুশটি দেশ এবং বেশ কয়েকটি অঞ্চলের একটি উপকূলরেখা রয়েছে। তারা জিব্রাল্টার প্রণালী থেকে মোটামুটি ঘড়ির কাঁটার দিকে: পূর্ব ইউরোপ ইউরোপ মহাদেশের পূর্ব অংশ। পূর্ব ইউরোপ শব্দটিকে বিভিন্ন উপায়ে সংজ্ঞায়িত করা যেতে পারে; আলোচনার জন্য নিচে দেখুন। এই নিবন্ধটি একটি মোটামুটি সংজ্ঞা ব্যবহার করে, শুধুমাত্র বেলারুশ রাশিয়া এবং ইউক্রেন]]কে উপস্থাপন করে। | region1description=কখনও কখনও বলা হয় "ইউরোপ এর শেষ একনায়কত্ব"। | region3description=বিশ্বের বৃহত্তম দেশ, বাল্টিক সাগর থেকে প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। | region5description=শক্তিশালী নদী সহ ইউরোপের সবচেয়ে উর্বর মাটি। ২০২২ সালের হিসাবে এই অঞ্চলের কিছু বিতর্কিত অঞ্চল : ক্রিমিয়া হল কৃষ্ণ সাগরের একটি উপদ্বীপ, ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইউক্রেনের অংশ এবং এখনও তাদের দ্বারা দাবি করা হয়েছে, কিন্তু তারপর থেকে রাশিয়ার একটি অংশ। গণপ্রজাতন্ত্রী দোনেৎস্ক এবং গণপ্রজাতন্ত্রী লুহানস্ক হল পূর্ব ইউক্রেনের স্ব-ঘোষিত অস্বীকৃত বিচারব্যবস্থা, কিছু মাত্রায় কার্যকরী স্বাধীনতা, রাশিয়া দ্বারা স্বীকৃত। ট্রান্সনিস্ট্রিয়া হল মলদোভা এবং ইউক্রেনের মধ্যে একটি বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্র, সীমিত আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি সহ। জনসংখ্যা রাশিয়ান, ইউক্রেনীয় এবং মলদোভানদের নিয়ে গঠিত। {{warningbox ফেব্রুয়ারী ২০২২ সাল থেকে, ইউক্রেন একটি যুদ্ধের অবস্থায় রয়েছে। সারাদেশে যুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে, অবকাঠামো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বিদেশী সরকার তাদের নাগরিকদের জরুরি পরিষেবা প্রদানের অনেক ক্ষেত্রে অক্ষম। আপনি যদি ইউক্রেনে থাকেন তবে আপনার অবিলম্বে অন্যত্র চলে যাওয়া উচিত। প্রতিটি শহরে একটি আন্তঃনগর বাস স্টেশন রয়েছে যেখান থেকে আপনি ইউক্রেনের যে কোন জায়গায় যেতে পারেন। ভাড়া এবং পরিষেবার মান ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। রাখিভ এ কার্পাথিয়ান পর্বতমালায় পদব্রজে বেড়াতে পারেন * ২,০৬১-মি হোভারলা, চোরনোহোরা পর্বতশ্রেণীর অংশ জয় করতে পারেন * ডিনিস্টারের নিচে কায়াক নৌকায় ভ্রমণ করে এবং কামিয়েনেটস-পোডিলস্কি এবং খোটিন দুর্গ বেড়ানো * চল্লিশটি জাতীয় উদ্যানের একটিতে যান (মোট এলাকা ১০,০০০ কিমি² এর বেশি) এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! লোমা আলতা একটি ২৪২৮-হেক্টর মেঘ বন। টিগুয়া এর উজ্জ্বল চিত্রকর্মের জন্য পরিচিত। ক্যালডেরন গ্রামটি লোকশিল্পের জন্য পরিচিত। আগুয়া ব্লাঙ্কা মান্তার একটি আদিবাসী অঞ্চল। * নিরক্ষরেখায় লা মিতাদ দেল মুন্ডো অবস্থানের উপর নির্ভর করে সাধারণত কী খাওয়া হয় তার অনেক বৈচিত্র্য রয়েছে। সিয়েরাতে, আলু প্রায় সবসময় দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারের সাথে থাকে এবং উপকূলে ভাত জনপ্রিয়। স্যুপও লাঞ্চ এবং ডিনারের একটি বড় অংশ। প্রাতঃরাশের মধ্যে প্রায়ই টোস্ট, ডিম এবং জুস বা ফল থাকে। বাটিডোস বা ফ্রুট শেক হল জনপ্রিয় ব্রেকফাস্ট আইটেম বা স্ন্যাকস। গায়ানার জলবায়ু গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উত্তপ্ত, আর্দ্র অবস্থা উত্তর-পূর্ব বাণিজ্য বায়ু দ্বারা পরিমিত। দুটি স্বতন্ত্র বর্ষাকাল রয়েছে: মে থেকে মধ্য আগস্ট এবং মধ্য নভেম্বর থেকে মধ্য জানুয়ারি পর্যন্ত। এই বর্ষাকালে আকস্মিক বন্যা একটি নিয়মিত হুমকি। গায়ানার লোকেরা যখন বাসকে বোঝায়, তখন তারা মিনিবাসকে বোঝায়। মিনিবাস গায়ানা জুড়ে ভ্রমণ করে এবং ভ্রমণের সবচেয়ে সস্তা উপায়। মিনিবাসের ভাড়া যাত্রার দূরত্বের উপর নির্ভর করে G$৬০-১,০০০ পর্যন্ত। রাতে এইভাবে ভ্রমণ ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। গায়ানার অনেক অংশ বড় নদী দ্বারা বিভক্ত। নদী ট্যাক্সির মাধ্যমে এই অঞ্চলগুলি অতিক্রম করা যায়। বন্দর গ্রামে গিয়ে জিজ্ঞাসা করুন কোথা থেকে স্পিডবোটে উঠতে হবে। ভ্রমণের সময় অন্যান্য যাত্রীদের জিজ্ঞাসা করুন যে, ভাড়া কত করে; কারণ নৌকা চালকরা পর্যটকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের প্রবণতা করে থাকে। প্রথমে দাম নিয়ে আলোচনা না করে "বিশেষ সুবিধা" গ্রহণ করবেন না। জর্জটাউনে ঘুরে বেড়ানোর জন্য ট্যাক্সি একটি ভালো উপায়। শহরের মধ্যে ভ্রমণের জন্য ভাড়া কখনই G$৫০০ এর বেশি হওয়া উচিত নয় এবং বেশিরভাগ ভাড়াই G$৪০০ এর কাছাকাছি হওয়া উচিত। সমস্ত ট্যাক্সি নম্বর প্লেট 'এইচ' দিয়ে শুরু হয়। বিভিন্ন গন্তব্যের জন্য ট্যাক্সির জন্য নির্ধারিত মূল্য রয়েছে, যেমন বিমানবন্দর থেকে শহরে যেতে G$৫,০০০ খরচ হয়, বিমানবন্দর থেকে মোলেসন ক্রিক পর্যন্ত G$২৪,০০০ খরচ হয়। ওগল থেকে ডাউনটাউন পর্যন্ত G$১,৫০০০। কেউ গাড়ি বা ফোর-হুইল ড্রাইভ ভাড়া নিতে পারে; গাড়ি ভাড়ার জন্য স্থানীয় টেলিফোন তালিকা পরীক্ষা করুন। একাধিক এজেন্সির সাথে পরামর্শ করুন, কারণ দাম কম বেশী হতে পারে। দর-কষাকষি করে উল্লেখ করা ভাড়ার থেকে আপনি কিছু পরিমাণ ভাড়া কমাতে সক্ষম হতে পারেন। গাড়ি ভাড়ার জন্য সাধারণত আমানত প্রয়োজন হয়। একটি গাড়ি ভাড়া নিলে, আপনার ড্রাইভারের লাইসেন্স গ্রহণযোগ্য হবে কিনা তা জিজ্ঞাসা করতে ভুলবেন না। ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের ফলে অনেক সময় নষ্ট হতে পারে এবং স্থানীয় আদালতে যেতে হতে পারে। একমাত্র সরকারী ভাষা ইংরেজি (ব্রিটিশ উচ্চারণসহ) এবং সকলেই এ ভাষায় কথা বলে, যদিও বেশিরভাগ লোক স্থানীয়ভাবে গায়ানিজ ক্রেওলে কথা বলে। ইংরেজিতে একটি সাধারণ ক্যারিবিয়ান উচ্চারণ ব্যবহৃত হয় এবং উচ্চারণের সাথে অপরিচিত বিদেশীরা এটি বুঝতে অসুবিধা হতে পারে। আমাজনীয় অঞ্চলে কয়েকটি আমেরিন্দিয়ান ভাষা চলিত রয়েছে, বিশেষত আরাওয়াক এবং মাকুশি। ইকো-ট্যুরিজম গায়ানার একটি বিকাশমান শিল্প। মধ্য ইউরোপের দেশ চেক প্রজাতন্ত্রের জেসেনকি পর্বতমালার এক চূড়ার সঙ্গে আরেক চূড়াকে যুক্ত করা বিশ্বের সর্ব বৃহৎ এই ঝুলন্ত সেতু। সমুদ্রপৃষ্ট থেকে এর উচ্চতা ১ হাজার ১১০ থেকে ১ হাজার ১১৬ মিটার এবং মাটি থেকে উচ্চতা ৯৫ মিটার। এ উড়ন্ত সেতুটির চতুর্দিকে রয়েছে মনোরম দৃশ্য। সেতুটি তৈরী করতে সময় লাগে চার বছর। ২০১৮ সালে শুরু হয়ে ২০২২ সালে শেষ হয়। উম্মুক্ত করা হয় ১৩ মে ২০২২ সালে। এটি স্লামনিক পর্বতের চূড়া থেকে ক্লুম পর্বতের চূড়া পর্যন্ত জেসেনকি উপত্যকা পর্যন্ত বিস্তৃত। সেতুর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তের দূরত্ব ৭২১ মিটার, প্রস্থ ১ দশমিক ২ মিটার। সেতুটির ওপর দিয়ে কেবল এক দিকেই হেঁটে চলাচল করা যায়। সেতুটি দিয়ে যাত্রা শেষে চেক প্রজাতন্ত্রের ইতিহাস জানার বিশেষ ব্যবস্থা আছে। এটি তৈরী করতে খরচ হয়েছে ৮৪ লাখ মার্কিন ডলার। প্রথমে বিমান যোগে চেক প্রজাতন্ত্রে যেতে হবে, তারপর বাস বা ট্রেনে করে ডলনি মোরাভা গ্রামে যেতে হবে। তারপর পেয়ে যাবেন আকাঙ্খিত উড়ন্ত সেতুটি। সেতুতে হাঁটতে হলে প্রাপ্ত বয়স্কদের গুনতে হবে ১৪ দশমিক ৬০ ডলার। ক্রান্তীয়; গরম, আর্দ্র; সামান্য মৌসুমি তাপমাত্রার তারতম্য এবং বছরের বেশিরভাগ সময় জুড়ে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। পরিবহন বেশিরভাগই উপকূল বরাবর একটি সংকীর্ণ ভূমি বরাবর কেন্দ্রীভূত। সেখান থেকে অভ্যন্তরীণ দিকে যাওয়া জটিল হতে পারে। কোনো যাত্রীবাহী রেলপথ নেই। * অভ্যন্তরীণ চিরহরিৎ বনে পথপ্রদর্শকসহ সফর করুন। পিরুগু তে নদী ভ্রমণ করুন। ট্রেসোর প্রকৃতি রিজার্ভ কায়েন থেকে ২ ঘন্টার ড্রাইভে একটি বিশাল এলাকা জুড়ে কাউ ইকোসিস্টেম রয়েছে। সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, কারণ, এর জলাভূমিতে আমেরিকান অ্যালিগেটরের একটি ছোট প্রজাতি, কালো কেইম্যান পাওয়া যায়; এছাড়াও রয়েছে স্কারলেট আইবিস। * কাইয়েনের কাছে রামিরে-মন্টজলি সৈকত উপভোগ করুন। * অন্যান্য অনেক ক্যাথলিক দেশের মতো উৎসব বছরের প্রথম দিকে উদযাপিত হয়। ফ্রেঞ্চ গায়ানাতে উৎসব জানুয়ারির প্রথম রবিবার এবং অ্যাশ বুধবারের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। উৎসবের সময় লোকেরা মুখোশ এবং ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে এবং প্রতি রবিবার কেয়েন, কৌরো এবং সেন্ট লরেন্টে রাস্তায় নাচতে বের হয়। দর্শনার্থীদের সাজসজ্জা এবং প্যারেডে অংশগ্রহণ করার জন্যও স্বাগত জানানো হয়। উৎসবের সময় বার এবং নাইটক্লাবগুলিতে উৎসব সারা রাত ধরে চলতে থাকে। হযরত শাহ্‌জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পুরানো নাম: জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর আইএটিএ: DAC, আইসিএও: VGZR) রাজধানী ঢাকার কুর্মিটোলায় অবস্থিত বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ১৯৮০ সালে এর কার্যক্রম শুরু করার পরে, পূর্বের বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে এর কার্যক্রম স্থানান্তর করা হয়। এটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ-সহ বাংলাদেশের সকল এয়ার লাইন্সগুলোর হোম বেস। ১,৯৮১ একর এলাকা বিস্তৃত এই বিমানবন্দর দিয়ে দেশের প্রায় ৫২ শতাংশ আন্তর্জাতিক এবং আভ্যন্তরীন ফ্লাইট উঠা-নামা করে, যেখানে চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রায় ১৭ শতাংশ যাত্রী পরিবহন করে। এ বিমানবন্দর দিয়ে বার্ষিক প্রায় ৪০ লক্ষ আন্তর্জাতিক ও ১০ লক্ষ অভ্যন্তরীন যাত্রী এবং ১৫০,০০০ টন ডাক ও মালামাল আসা-যাওয়া করে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশকে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে সংযুক্ত করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর থেকে ইউরোপ এবং এশিয়া]]র ১৮টি শহরে চলাচল করে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আবুধাবি বাহরাইন ব্যাংকক সুবর্ণভূমি চট্টগ্রাম কক্সবাজার দাম্মাম দোহা দুবাই হংকং জেদ্দাহ কাঠমান্ডু কলকাতা কুয়ালালামপুর কুয়েত লন্ডন হিথ্রো বিমানবন্দর মাস্কট রিয়াদ সিঙ্গাপুর সিলেট]] যাত্রী পরিবহনের জন্য বিমানবন্দরের নিজস্ব সাটল বাস সার্ভিস আছে। পার্কিংয়ের জন্য সুপ্রস্ত পার্কিং লট আছে। বিমানবন্দরে খুব সহজেই রিকশা ও সিএনজি পাওয়া যায়। ঢাকায় উবার, পাঠাওয়ের মতো জনপ্রিয় রাইড শেয়ারিং সেবাও চালু আছে। এছাড়া আন্তর্জাতিক মানের হোটেলগুলো তাদের নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থার মাধ্যমে যাত্রীদের আনা-নেওয়া করে থাকে। | নাম=বঙ্গবন্ধু ওয়েজ আর্নার্স সেন্টার অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=এটি বিদেশগামী ও প্রবাসফেরত বাংলাদেশি কর্মীদের সাময়িক আবাসন ব্যবস্থা। এটি বিমানবন্দরের কাছেই আছে অবস্থিত। এই সেন্টারে প্রবাসী কর্মীরা দিনে ২০০ টাকা ভাড়ায় বিদেশে যাওয়ার সময় অথবা বিদেশ থেকে দেশে ফেরার সময়ে সাময়িকভাবে অবস্থান করতে পারেন। সাশ্রয়ীমূল্যে খাবারের ব্যবস্থাও আছে। ৪০ জন পুরুষ ও ১০ জন নারীর থাকার ব্যবস্থা এখানে রয়েছে। ১০০ টাকা দিয়ে বঙ্গবন্ধু ওয়েজ আর্নার্স সেন্টারে সরাসরি বা অনলাইনে বুক করার সুযোগ রয়েছে। অনলাইনে বুকিংয়ের জন্য ০১৩১০৩৫০৫৫৫, ০১৭৫৪৭১৫৭২০ নম্বরে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করা যায়। ইইউ নিজেই একটি ভ্রমণ গন্তব্য নয়, যদিও এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে; এটি তার অনেক প্রতিষ্ঠান খুলেছে যাতে লোকেরা এটি এবং এর উদ্দেশ্যগুলি সম্পর্কে জানতে সহায়তা করে। এগুলো সাধারণত সমগ্র ইইউ জুড়ে রয়েছে, যদিও মূল প্রতিষ্ঠানগুলো উত্তর ইউরোপের একটি ছোট অঞ্চলে ব্রাসেলস লুক্সেমবার্গ স্ত্রাসবুর এবং ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে রয়েছে। আপনি কি বিদেশ ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন? যদিও কিছু সীমানা কোনো কাগজপত্র ছাড়াই অতিক্রম করা যায়, অন্যদের জন্য দীর্ঘ ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার প্রয়োজন হয়। ইইউ নাগরিকদের জন্য ভিসার সারাংশ]] * ইউরোপ শেনজেন অঞ্চলে ভ্রমণ]] * উত্তর আমেরিকা কিউবায় আমেরিকানরা কানাডায় ভ্রমণ এড়িয়ে চলা যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ এড়িয়ে চলা গ্লোবাল এন্ট্রি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নেক্সাস কানাডা–মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) আপনার যাত্রায় কি বহন করা উচিত? হাইকিং এক সপ্তাহের জন্য প্যাকিং]] * একটি মানচিত্র বা অ্যাটলাস ==Do করুন/কী করবেন দুইটার একটা ব্যবহার করুন) বেশ কয়েকটি ছুটির দিন রয়েছে যা ভ্রমণে বিলম্ব, যানজট, থাকার জায়গার সংকুলান সমস্যা এবং জনাকীর্ণ স্থানের কারণ হতে পারে। এটি একটি বিশাল দেশ, যেখানে পাহাড় সড়ক এবং রেলপথকে বাধাগ্রস্ত করে, তাই অভ্যন্তরীণ বিমান ভ্রমণ ভালভাবে উন্নত। তুরস্কের একটি খুব ভাল দূরপাল্লার বাস নেটওয়ার্ক রয়েছে। বড় বাস অপারেটরগুলো সাধারণত শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত, সংরক্ষিত আসন সুবিধাসহ ভাল মানের পরিষেবা দিয়ে থাকে। প্রতি সারিতে ২ ১ আসন সহ আরও আরামদায়ক বাস সরবরাহকারী বেশ কয়েকটি সংস্থা রয়েছে। স্ট্যান্ডার্ড বাসে অবশ্য বিমানের ইকোনমি ক্লাসের তুলনায় আসন সংকুচিত হয়। বাসে প্রায়ই ভিড় থাকে এবং ধূমপান নিষিদ্ধ। দক্ষিণ উপকূলে সাইপ্রাস ছাড়া তার সমস্ত প্রতিবেশীর মতো, তুরস্কের রাস্তার ডানদিকে ড্রাইভিং করতে হয়। আপনি একটি আন্তর্জাতিক বা স্থানীয় গাড়ি ভাড়া এজেন্টের কাছ থেকে তুরস্কের কাছাকাছি যাওয়ার জন্য গাড়ি ভাড়া নিতে পারেন। প্রধান বিমানবন্দরগুলিতে গাড়ি ভাড়ার ডেস্ক আছে, তবে ভালো ডিলের জন্য আগে থেকে বুক করুন৷ যেকোনো টেলিফোনে ৯১১ ডায়াল করলে জরুরি পরিষেবা পৌঁছে যাবে (পুলিশ, ফায়ারসার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, ইত্যাদি)। যেকোনো ইউএস ফোন, এটি "সক্রিয়" হোক বা না হোক তা নির্বিশেষে, নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত থাকলে অবশ্যই ৯১১ ডায়াল করতে সক্ষম হবে এবং এই ধরনের কল সর্বদা বিনামূল্যের হয়ে থাকে। আপনি একটি মোবাইল বা ইন্টারনেট-ভিত্তিক ফোন থেকে কল না করলে, আপনি কিছু না বললেও আপনি যে ফোনটি ব্যবহার করছেন সেটি থেকে অপারেটর আপনাকে সনাক্ত করতে সক্ষম হবে। আধুনিক সেল ফোনগুলি ৯১১ ডায়াল করার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আপনার অবস্থানের একটি জিপিএস অবস্থান কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে পাঠাবে। ৯১১ ডায়াল করা এবং একটি খোলা লাইন ছেড়ে দিলে সর্বাধিক জনবহুল এলাকায় ৫ মিনিটের মধ্যে আপনার অবস্থানে সমস্ত ৩টি জরুরি পরিষেবা নিয়ে আসবে। প্রতিক্রিয়ার সময় কম জনবহুল এলাকায় বা আন্তঃরাজ্য বরাবর দীর্ঘ হতে পারে। যেকোন জিএসএম মোবাইল ফোনে (বিশ্বের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আদর্শ প্রযুক্তি, বিশেষ করে ইউরোপে আপনি ১১২ ডায়াল করতে পারেন, যা বিশ্বব্যাপী জিএসএম নেটওয়ার্কের জন্য স্ট্যান্ডার্ড জরুরি নম্বর। ইউএস জিএসএম নেটওয়ার্ক (এটিএন্ডটি, টি-মোবাইল, এবং ছোট আঞ্চলিক অপারেটর) স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১১২নম্বরে কল করলে তা ৯১১ এ পুনঃনির্দেশিত করে। Plazuelas and Peralta – গুয়ানাজুয়াতো রাজ্যে, দুটি সাইট "ট্রাদিসিওন এল বাজিও"-এর অংশ। কোথাও ভ্রমণের আগে যখন আপনাকে চিন্তা করতে হয় যে, ভ্রমণের জন্য প্রাসঙ্গিক অনেক বিষয় আছে। এই নিবন্ধটি ভ্রমণের মৌলিক বিষয়গুলি উপস্থাপন করে এবং তুলনামূলকভাবে কম ভ্রমণ অভিজ্ঞতার লোকদের দিকে লক্ষ্য করা হয়েছে — তাই এটি বলার অপেক্ষা রাখে না যে অভিজ্ঞ ভ্রমণকারীরা এটিকে উপযোগী নাও মনে করতে পারেন। আরো পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য সংযুক্ত ভ্রমণ প্রসঙ্গ নিবন্ধে এবং গন্তব্য নিবন্ধে পাওয়া যাবে। আপনার গন্তব্যের ব্যাপারে আগে থেকে অধ্যয়ন করার জন্য খুব পরামর্শ দেওয়া হয়। উইকিভ্রমণ নিবন্ধ ছাড়াও উইকিপিডিয়া নিবন্ধ এবং স্থানীয় পর্যটন অফিসের সাইট, দর্শনীয় স্থান এবং ব্যবসা অধ্যয়নের জন্য ভালো। গন্তব্য দেশের দূতাবাস প্রায়ই আপনাকে ভ্রমণের তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে খুশি হয়। দেশের উপর নির্ভর করে ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য আপনাকে যেকোনো ক্ষেত্রে দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করতে হতে পারে। কথাসাহিত্যের বইগুলো গন্তব্যের জায়গাটির অনুভূতি পেতেও সাহায্য করতে পারে। ঘন ঘন ভ্রমণকারীরা প্রায়শই সমস্ত পরিকল্পনা পরিত্যাগ করতে প্রলুব্ধ হয়, বিশেষ করে যদি তারা আগে এই জায়গায় গিয়ে থাকে। যাইহোক আপনি হয়ত জানেন না যে সেখানে বা এমনকি আপনার বাড়ির বিমানবন্দর বা রেলস্টেশনেও কিছু পরিবর্তন হয়েছে কিনা। একটি চেকলিস্ট তৈরি করা দরকার যাতে আপনি নিশ্চিত হন যে, আপনি কিছু ভুলে যাচ্ছেন না। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! আমি উইকিভ্রমণে নিয়মিত অবদান রাখতে চাই। এজন্য উইকিভ্রমণ প্রশাসক বৃন্দের সমীপে সার্বিক দিক নির্দেশনা এবং সাহায্য-সহযোগিতা প্রার্থী। দীর্ঘ ভ্রমণের জন্য আপনার বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হওয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য প্রস্তুতির প্রয়োজন হতে পারে। আপনার যাত্রার আগের দিনগুলিতে যদি আপনার হাতে সময় থাকে তবে আপনি পরিবহণ, আপনার গন্তব্যে থাকা এবং আপনার বাড়ি ফেরত উভয়কেই আরও আনন্দদায়ক করে তুলতে পারেন। পরিবহন প্রতিটি ভ্রমণকারীর উদ্বেগের বিষয়, তা গন্তব্যে পৌঁছানোর পরিকল্পনা করা বা ট্যাক্সি ডেকে নেয়া হোক না কেন। প্রথম-শ্রেণীর বিমানে একমুখী ভ্রমণ থেকে শুরু করে মালবাহী গাড়িতে সুলভ ভ্রমণ পর্যন্ত অসংখ্য পরিবহন বিকল্প বিদ্যমান। রেলপথে ভ্রমণ প্রায়শই অতীত যুগের কথা মনে করিয়ে দেয়, যেখানে পাহাড় ও বনের মধ্য দিয়ে ট্র্যাক ঘুরতে থাকে, ডাইনিং কার এবং স্লিপার কেবিন সহ আরামদায়ক, এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বিমান ও মোটর ভ্রমণকারীদের নেই। প্রাচীনকাল থেকে ১৯ শতকে রেলপথের বিকাশ না হওয়া পর্যন্ত নৌ ভ্রমণ বিশ্বজুড়ে ভ্রমণের দ্রুততম উপায় ছিল। ঘোড়া বা অন্যান্য প্রাণী দ্বারা চালিত গাড়ি এবং স্টেজকোচ একটি বিনোদনমূলক যান হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। বাস ভ্রমণ অন্য ভ্রমণ থেকে সবচেয়ে চাকচিক্যময় বা আরামদায়ক উপায় নয়। হেঁটে যাওয়া ছাড়া বাস সাধারণত সবচেয়ে সস্তা বিকল্প এবং মধ্য আমেরিকা বা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মতো নিম্ন আয়ের অঞ্চলে অপরিহার্য পরিবহন। সাইকেল মাধ্যমে ভ্রমণ আপনার প্রতিদিনের যাতায়াত বা মুদির দোকান সংক্ষিপ্ত দূরত্বের থেকে শুরু করে কয়েক মাস ধরে চলা অ্যাডভেঞ্চার পর্যন্ত হতে পারে, সাইকেল চালক পথ পাড়ি দেওয়ার জন্য শারীরিক শক্তি ব্যবহার করে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! যদিও সমস্ত গ্রিনল্যান্ড ঠান্ডা বলে পরিচিত, তবে গ্রিনল্যান্ডের বিভিন্ন অংশের তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে আলাদা। আইসবার্গ এবং হিমবাহ বিশেষ করে ইলুলিসাট আইসফজর্ড) প্রাণীর জীবন তিমি, সীল, সিন্ধুঘোটক, কস্তুরী বলদ, বল্গা হরিণ/ক্যারিবু এবং মেরু ভালুক উত্তর আমেরিকার বন্যপ্রাণী দেখুন। মধ্যরাতের সূর্য গ্রিনল্যান্ডের উত্তর ২/৩-এ, সূর্য গ্রীষ্মে কয়েক দিন বা এমনকি কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত দিগন্তের উপরে থাকে। বাকি সময়ে, গ্রীষ্মের অয়নকালের আশেপাশের সপ্তাহগুলি (২১ জুন, একটি জাতীয় ছুটির দিন) প্রতি রাতে সূর্যকে দিগন্তের নীচে অল্প সময়ের জন্য ডুবতে দেখা যায়, যেখানে আকাশ কখনই সত্যিকারের অন্ধকার হয় না। (অবশ্যই শীতকালে বিপরীতটি সত্য।) ১৯ শতকের পর থেকে ভ্রমণ সংস্থাগুলো বিদ্যমান রয়েছে। একটি ভ্রমণ এজেন্ট সাধারণত একটি ভ্রমণের জন্য একটি ভাল সুযোগ যা ভ্রমণকারীর প্রকৃতি, সংস্কৃতি, ভাষা বা নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে ভ্রমণ ইত্যাদিসহ পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতার বাইরে হয়ে থাকে। যদিও বেশিরভাগ সংস্থা বেশিরভাগক্ষেত্রে নিয়মিত বুকিং নিতে ইচ্ছুক, অনেক এজেন্ট বিশেষ ধরনের ভ্রমণ, বাজেট রেঞ্জ বা গন্তব্যে বিশেষজ্ঞ। এমন একজন এজেন্ট ব্যবহার করা ভালো হতে পারে যিনি প্রায়শই আপনার মত একই ধরনের ট্রিপ বুক করেন। এজেন্ট কোন ট্রিপ প্রচার করছে তা দেখুন, ওয়েবসাইট বা দোকানের জানালায়। কিছু এজেন্ট প্রধানত তাদের হেড অফিস বা অন্য এজেন্ট দ্বারা পূর্ব-পরিকল্পিত সম্পূর্ণ প্যাকেজ ভ্রমণ বিক্রি করতে পারে; অন্য চরম পর্যায়ে কিছু এজেন্ট একটি ক্লায়েন্টের জন্য থিয়েটার বুকিং ইত্যাদিসহ বিস্তারিতভাবে একটি সম্পূর্ণ ভ্রমণের পরিকল্পনা করতে প্রস্তুত হতে পারে। আপনি একটি স্থানীয় দোকানে কল করে অথবা দোকান বা কেন্দ্রীয় কল সেন্টারে ফোন করে একজন ভ্রমণ এজেন্টের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি যদি একটি সহজবোধ্য প্যাকেজ বুকিং করতে চান, তাহলে হয়ত আপনি এজেন্টের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে এটি অনলাইনে বুক করতে পারেন। ভ্রমণ সংস্থা সম্পর্কে অনেক অনলাইন পরামর্শ ব্যবসা নিজেই প্রদান করে এবং একটি ভ্রমণ সংস্থা ব্যবহার করার প্রতি পক্ষপাতিত্ব থাকতে পারে। * একজন আন্তর্জাতিক ভ্রমণ এজেন্টকে গ্রাহক এবং গন্তব্যের মধ্যে ভাষা এবং সংস্কৃতির বাধাগুলো পরিচালনা করার জন্য ধরে নেওয়া যেতে পারে। * ভ্রমণ এজেন্টের চুক্তি সাধারণত কিছু ভ্রমণ বীমা সুবিধা প্রদান করে। এয়ারলাইন বা হোটেলের সাথে সরাসরি বুকিং করার চেয়ে আপনার দ্বারা বা দেউলিয়া হওয়ার কারণে বা কিছু বলপ্রয়োগের কারণে বাতিল করার জন্য তাদের আলাদা শর্ত থাকতে পারে। * একটি প্রতিষ্ঠিত ভ্রমণ সংস্থা আরও নির্ভরযোগ্য হতে পারে। তারা একটি ভাল পুরাতন কার্যাদির রেকর্ড সঙ্গে সরবরাহকারী নির্বাচন আশা করা যেতে পারে। যদি আপনার অভিযোগ থাকে, তাহলে আইনটি আপনাকে একটি দেশীয় ভ্রমণ সংস্থার বিরুদ্ধে একটি বিদেশী ক্যারিয়ার বা রিসর্টের বিরুদ্ধে যতটা শক্তিশালী মামলা দিতে পারে তার চেয়ে বেশি শক্তিশালী মামলা দিতে পারে। একজন ভ্রমণ এজেন্ট আরও বেনামী পরিষেবা প্রদানকারীর চেয়ে সদিচ্ছার উপর বেশি নির্ভরশীল হতে পারে। আপনি যদি একটি লিগ্যাসি এয়ারলাইনের সাথে ভ্রমণ করেন এবং একটি আন্তর্জাতিক হোটেল চেইনে ঘুমান, তবে বিপরীতটি সত্য হতে পারে। * একজন ভ্রমণ এজেন্ট পরবর্তীতে অর্থপ্রদানের জন্য একটি ক্রেডিট প্ল্যান অফার করতে পারে। * একজন ভ্রমণ এজেন্ট আপনার ভ্রমণ চলাকালীন সমস্যা হলে আপনার যাত্রাপথ পুনরায় সাজাতে সাহায্য করতে পারে যদি এয়ারলাইনের ফ্লাইটের সময় পরিবর্তন হয় বা আবহাওয়া ভ্রমণে ব্যাঘাত ঘটায়। ব্যাঘাতের কারণ এবং আপনি যে দেশে বুক করবেন সেই দেশে ভোক্তা সুরক্ষা বিধির উপর নির্ভর করে, ভ্রম/ এজেন্টকে এই পুনর্ব্যবস্থার কিছু খরচ বহন করতে হতে পারে। * একজন ভ্রমণ এজেন্ট ভিসা আমলাতন্ত্র মোকাবেলায় সহায়ক হতে পারে। * বেশির ভাগ ক্ষেত্রে একটি ভ্রমণ সংস্থা বেশি ব্যয়বহুল, যদি আপনি নিজেই সমস্ত বুকিং করে থাকেন। * একজন ভ্রমণ এজেন্ট একটি এয়ারলাইন জোট বা হোটেল চেইনের সাথে একচেটিয়া চুক্তি করতে পারে, যা তাদের সুযোগগুলোকে সীমিত করে। * ভ্রমণ এজেন্টরা হয়ত আপনি যে সুনির্দিষ্ট ভ্রমণসূচী খুঁজছেন তা নাও দিতে পারে, অথবা শুধুমাত্র একটি মার্কআপে দর্জির তৈরি পছন্দ হিসেবে উপস্থিত করতে পারে। * একটি ভ্রমণ সংস্থার গ্রাহক হিসাবে, আপনি এয়ারলাইনস এবং হোটেল থেকে আনুগত্য বোনাস স্কোর মিস করতে পারেন। * ভ্রমণ এজেন্টদের ট্রিপের কিছু দিক বুকিং করতে অসুবিধা হতে পারে – একটি ছোট হোটেল এজেন্টের বুকিং সিস্টেমে নাও থাকতে পারে, অথবা একটি লোকাল এক্সপ্রেস ট্রেন তাদের বুকিং করা বাস সংযোগের চেয়ে দ্রুত হতে পারে। মধ্য আমেরিকা হল ভূমির একটি চিকন অংশ যা উত্তর আমেরিকা মহাদেশকে দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের সাথে সংযুক্ত করে। ভৌগলিকভাবে এটি উত্তর আমেরিকার অংশ এবং সাতটি ছোট, বেশিরভাগ গ্রীষ্মমন্ডলীয় দেশ নিয়ে গঠিত যেগুলো উত্তর আমেরিকার তুলনায় দক্ষিণ আমেরিকা ও মেক্সিকোর সাথে অনেক বেশি মিল রয়েছে। মেক্সিকো মাঝে মাঝে মধ্য আমেরিকার অংশ হিসাবে বিবেচিত হয় ভাষা এবং কারণ এটি তাদের আদিবাসী/হিস্পানিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে এ অঞ্চলের বেশ কয়েকটি দেশের সাথে ভাগ করে নেয়। মধ্য আমেরিকার উত্তর ভৌগলিক সীমানাকে প্রায়শই মেক্সিকোতে তেহুয়ানটেপেকের ইসথমাস হিসাবে বিবেচনা করা হয় যেখানে দক্ষিণ সীমান্তকে কলম্বিয়া বা পানামার কোথাও বলে মনে করা হয়। সাংস্কৃতিকভাবে মধ্য আমেরিকা প্রায়শই শুধুমাত্র ৫টি দেশ নিয়ে গঠিত বলে মনে করা হয় যেগুলো একই সাথে ১৫ই সেপ্টেম্বর ১৮২১-এ স্বাধীনতা লাভ করেছিল, এইভাবে পানামা (তখন কলম্বিয়ার অংশ) এবং বেলিজ (সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশ) বাদ দিয়ে। এই অঞ্চলে ব্যাপক স্প্যানিশ ঔপনিবেশিক উপস্থিতির কারণে স্প্যানিশ আমেরিকান উপভাষাগুলি হল প্রাথমিক ভাষা, বিশেষ করে সরকার এবং শহরগুলিতে। এখন পর্যন্ত পানামার সবচেয়ে বেশি কথ্য ভাষা হল স্প্যানিশ। নিম্নলিখিত দেশের নাগরিকরা পানামায় ভিসা-মুক্ত প্রবেশ করতে পারে কারণ তাদের দেশ পানামার সাথে চুক্তি আবদ্ধ যা তাদের নাগরিকদের ভিসা ছাড়াই ১৮০ দিন পর্যন্ত ভ্রমণ করার অধিকার দেয়, প্রবেশের পর কমপক্ষে ৬ মাসের জন্য পাসপোর্ট বৈধ থাকে: অ্যান্ডোরা, অ্যাঙ্গোলা, অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা, সৌদি আরব, আর্জেন্টিনা, আর্মেনিয়া, অস্ট্রিয়া, অস্ট্রেলিয়া, বাহামা, বার্বাডোস, বেলিজ, বেলারুশ, বেলজিয়াম, বতসোয়ানা, ভুটান, ব্রাজিল, বলিভিয়া, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, ব্রুনেই দারুসসালাম, বুলগেরিয়া, কেপ ভার্দে, কম্বোডিয়া, কানাডা, চেক প্রজাতন্ত্র, চিলি, কলম্বিয়া, কমোরোস, কোস্টারিকা, ক্রোয়েশিয়া, সাইপ্রাস, ডেনমার্ক, ডোমিনিকা, ইকুয়েডর, এল সালভাদর, মিশর, ফিজি, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, গ্যাবন, জার্মানি, জর্জিয়া, জিব্রাল্টার, গ্রানাডা, গ্রীস, গুয়াতেমালা, গায়ানা, হল্যান্ড, হন্ডুরাস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, ইতালি, আয়ারল্যান্ড, ইসরায়েল, জাপান, জ্যামাইকা, কেনিয়া, কিরিবাতি, লাটভিয়া, লেবানন, লিথুয়ানিয়া, কুয়েত, লেটোনিয়া, লিশটেনস্টাইন, লুক্সেমবার্গ, মাদাগাস্কার, মালয়েশিয়া, মাল্টা, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, মরিশাস, মাইক্রোনেশিয়া, মেক্সিকো, মলদোভা, মোনাকো, মঙ্গোলিয়া, মন্টিনিগ্রো, নামিবিয়া, নাউরু, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, নিকারাগুয়া, উত্তর কোরিয়া, উত্তর মেসিডোনিয়া, নরওয়ে, পালাউ, পাপুয়া নিউ গিনি, প্যারাগুয়ে, পেরু, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, কাতার, রোমানিয়া, রাশিয়ান ফেডারেশন, সেন্ট কিট্‌স ও নেভিস, সেন্ট লুসিয়া, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, সামোয়া, সাঁউ তুমি ও প্রিন্সিপি, সান মারিনো, সার্বিয়া, সেশেলস, সিঙ্গাপুর, স্লোভাক প্রজাতন্ত্র, স্লোভেনিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, টোঙ্গা, ভ্যাটিকান, ত্রিনিদাদ এবং টোবাগো, তুরস্ক, টুভালু, ইউক্রেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, উরুগুয়ে, ভানুয়াতু এবং ভিয়েতনাম। এটি সাধারণত অন্যান্য জাতীয়তার লোকেদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য (উদাহরণস্বরূপ ভারত যদি তাদের উপরোক্ত দেশগুলির যেকোন একটি দ্বারা জারি করা আবাসিক অনুমতি থাকে। উদাহরণস্বরূপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত একজন ভারতীয় কোনো ভিসা ছাড়াই পানামায় প্রবেশ করতে পারবেন। যাইহোক, আপনার বাসস্থানের কাছাকাছি পানামা দূতাবাসের নিকটতম প্রতিনিধির সাথে চেক করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পানামার সবচেয়ে আকর্ষণ হল এর বৈচিত্র্য। পাঁচ দিনেরও কম সময়ে আপনি একটি সমুদ্র সৈকত, একটি পর্বত, একটি আধুনিক শহর এবং ঐতিহাসিক ধ্বংসাবশেষ দেখতে পারেন। পানামা সিটিতে থাকাকালীন চারটি অবশ্যই মিস করবেন না: পানামা খাল, পানামা ভিজো, ক্যাসকো অ্যান্টিগুও (কসকো ভিজো নামেও পরিচিত) এবং খাল এলাকা ঘিরে থাকা জঙ্গল৷ শারীরিক সক্ষমতা বা সুস্থতা গড়ে তুলতে এবং বজায় রাখতে অনেক সময় লাগে, কিন্তু এটি ভ্রমণকে সহজ করে তোলে। একটি স্যুটকেস নিয়ে বিমানবন্দরের মধ্য দিয়ে দৌড়ানো একজন যাত্রীর পক্ষে অনেকটা কঠিন, যদি না ভাল পেশী এবং হৃদযন্ত্রের শক্তি যথাযথ থাকে। আপনার পায়ে অভ্যস্ত জুতা আছে তা নিশ্চিত করুন। ভ্রমণে প্রায়শই বাড়ির তুলনায় অনেক বেশি হাঁটা জড়িত থাকে এবং ফোস্কা বা গোড়ালিতে ব্যথা হওয়া আপনাকে সম্পূর্ণ গন্তব্য উপভোগ করতে বাধা দিতে পারে। এটি হাইকিং বুটের সাথে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি যদি হাইক করতে চান। যদিও স্থূলতা র সামাজিক কলঙ্ক বেশিরভাগই পশ্চিমা বিশ্বের আধুনিক সময়ে সীমাবদ্ধ, এবং শুধুমাত্র ওজন একজন ব্যক্তির স্বাস্থ্য সম্পর্কে খুব কমই বলে, একটি স্বাস্থ্যকর ওজন অর্জন বা বজায় রাখা ভ্রমণকে সহজ করে তুলতে পারে। যদি আপনার ওজন বেশি হয়, তাহলে আপনার কোমররেখা থেকে এক বা দুই ইঞ্চি উঠলে ভ্রমণের সময় আপনার শক্তির স্তর এবং শারীরিক আরামের লক্ষণীয় উন্নতি হতে পারে, এমনকি যদি আপনি মনে করেন আপনাকে আরও অনেক কিছু হারাতে হবে। এই নিবন্ধটি কোনও নির্দিষ্ট ব্যায়ামকে সর্বোত্তম রূপের মুকুট দেওয়ার প্রচেষ্টা এড়িয়ে এই উপসংহারে পৌঁছাবে যে, কোনও ব্যায়াম অন্য ব্যায়ামের চেয়ে ভাল নয়। গাড়িতে বা বাসে বা ট্রেনে বা প্লেনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকা শরীর ও মন উভয়কেই চাপ দেয়। আপনার আসন থেকে অন্তত প্রতি দুই ঘণ্টায় বের হওয়া উচিত। যদি আরও কম সময়ে বের হন, সেটা আরও উত্তম। বিশেষ করে যদি আপনি প্রচুর বসে থাকা কাজের সাথে ব্যবসায়িক ভ্রমণ করেন, ব্যায়ামের জন্য সময় বের করার চেষ্টা করুন। অনেক হোটেলে ব্যায়ামাগার থেকে থাকে। আপনার নিজের "ঘরের অবস্থান" হোক বা পৃথিবীর দূরতম কোণে ভ্রমণ হোক না কেন, আপনি যদি সুস্থ থাকেন তবে আপনি আপনার ভ্রমণগুলি আরও উপভোগ করতে সক্ষম হবেন। এই নিবন্ধটি ভাল অভ্যাসগুলির একটি ভূমিকা উপস্থাপন করে: কীভাবে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা যায়, আপনার স্বাস্থ্যের ঝুঁকি কমানো যায় এবং আপনি বাড়ি থেকে দূরে থাকাকালীন যদি আপনি অসুস্থতার সম্মুখীন হন তবে আঘাত এবং অসুস্থতার সাথে মোকাবিলা করা যায়। বিদেশে অসুস্থ হওয়ার বিষয়টি খুব অস্বস্তিকর, তাই প্রস্তুত থাকা ভাল। অসুস্থ হয়ে পড়লে কী করবেন আপনি যে দেশে যাচ্ছেন সেখানে অ্যাম্বুলেন্সের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য জরুরী নম্বর থাকলে, নিশ্চিত করুন যে আপনার এটি মুখস্থ আছে বা এটি আপনার সাথে নিয়ে যান। জিএসএম ফোনের জন্য ১১২ আপনাকে স্থানীয় জরুরি নম্বরের সাথে সংযুক্ত করতে পারে (যা দুঃখিত হওয়ার চেয়ে নিরাপদ)। আপনি যেকোনো ফোনে ১১২ বা ৯১১ ব্যবহার করে দেখতে পারেন এবং আশা করা যায়, সেগুলি সঠিক জায়গায় ফরোয়ার্ড করা হয়। আর আপনার বীমা কোম্পানির একটি হেল্পলাইনও থাকতে পারে। আপনি যদি এমন একটি পরিস্থিতির সাথে মোকাবিলা করেন যা জরুরি নয়, কিন্তু তবুও আপনি সত্যিই অসুস্থ, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হবেন না: একজন ভাল ডাক্তারের পরামর্শ নিন (বিশেষত আপনার ভাষায় কথা বলতে পারেন এমন একজন, তবে আমাদের বাক্যাংশ বই]]য়ের কিছু বিষয়বস্তু আপনাকে চরমভাবে সাহায্য করতে পারে এবং তার সাথে দেখা করতে যান। আপনি যদি একটি প্রত্যন্ত অঞ্চলে ভ্রমণ করেন যেখানে হয় কোন ডাক্তার নেই বা আপনার অবস্থা আপনার পক্ষে একজন ডাক্তারের কাছে যাওয়া সম্ভব না হয়, তাহলে স্বনামধন্য স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসক কে তা খুঁজে বের করুন এবং তাকে দেখান। যে ভেষজগুলি তিনি আপনার জন্য প্রেসক্রাইব করেন তা আপনার প্রয়োজনীয় জিনিস হতে পারে। কিছু ইউরোপীয় দেশ যেখানে রাষ্ট্র-সমর্থিত স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা রয়েছে, কিন্তু তা বিদেশীদের জন্য কুখ্যাতভাবে ব্যয়বহুল (যদি না আপনার বীমা থাকে)। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি যুক্তরাজ্যের মতো দেশে থাকেন, তাহলে মুখোমুখি পরামর্শের জন্য একজন প্রাইভেট ডাক্তারকে দেখার খরচ ১৫০ ইউরো (১৫ হাজার টাকার চেয়ে বেশি)-এর উপরে হতে পারে। নিম্নলিখিত দেশ/অঞ্চলের নাগরিকরা ভিসা ছাড়াই নিকারাগুয়ায় প্রবেশ করতে পারে অ্যান্ডোরা অ্যাঙ্গুইলা অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রিয়া বাহামাস বাহরাইন বার্বাডোস বেলজিয়াম বেলিজ ব্রাজিল ব্রুনাই বুলগেরিয়া কানাডা কোস্টারিকা ক্রোয়েশিয়া সাইপ্রাস ডেনমার্ক এল সালভাদর এস্তোনিয়া এসওয়াতিনি ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ ফিনল্যান্ড ফ্রান্স জার্মানি জিব্রাল্টার গ্রীস গুয়েতেমালা হলি সি হন্ডুরাস হংকং হাঙ্গেরি আইসল্যান্ড আয়ারল্যান্ড ইসরায়েল ইতালি জাপান কুয়েত লাটভিয়া লিথুয়ানিয়া লিশটেনস্টাইন লুক্সেমবার্গ ম্যাকাও মাদাগাস্কার মালয়েশিয়া মালটা মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ মেক্সিকো মোনাকো নেদারল্যান্ডস নিউজিল্যান্ড উত্তর মেসিডোনিয়া নরওয়ে প্যারাগুয়ে পানামা পোল্যান্ড পর্তুগাল কাতার সেন্ট কিট্‌স ও নেভিস সেন্ট লুসিয়া সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন সান মারিনো সিঙ্গাপুর স্লোভাকিয়া সলোমন দ্বীপপুঞ্জ দক্ষিণ আফ্রিকা দক্ষিণ কোরিয়া স্পেন সেন্ট হেলেনা, অ্যাসেনশন এবং ট্রিস্তান দা কুনহা সুইডেন স্লোভেনিয়া সুইজারল্যান্ড তাইওয়ান তুরস্ক ত্রিনিদাদ ও টোবাগো টুভালু যুক্তরাজ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভানুয়াতু ভ্যাটিকান সিটি হলি সি) এবং ভেনিজুয়েলা]]। মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে পর্যন্ত তারিখে) নজরতালিকার বার্তায় বন্ধ করুন বোতাম যুক্ত করে নজর তালিকার বিজ্ঞপ্তি যোগ করে আপনার নজরতালিকাতে PLURAL:$1 1টি পাতা আছে (আলাপ পাতাগুলি গণনায় না ধরে)। বেলিজ একটি মোটামুটি ছোট দেশ, এবং বেশিরভাগ গন্তব্যের মধ্যে পরিবহন খুব কমই দীর্ঘ বা ক্লান্তিকর। বেলিজে ট্যাক্সি সাধারণত সব জায়গায় পাওয়া যায় এবং তুলনামূলকভাবে সস্তা। বেশিরভাগ ট্যাক্সিই মিটার ব্যবহার করে না, তাই আগে থেকে দাম নিয়ে আলোচনা করতে ভুলবেন না। ইউনেস্কো তালিকাভুক্ত বেলিজ ব্যারিয়ার রিফ বেলিজের সমগ্র উপকূল বরাবর প্রসারিত। পেফোন হল সবচেয়ে সাধারণ পাবলিক ফোন এবং আগে থেকে কেনা ফোন কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। বৃহত্তর পর্যটন এলাকায় ইন্টারনেট ক্যাফে পাওয়া যেতে পারে, কিন্তু গ্রামীণ এলাকায় তা বিরল। পর্যটনের জন্য পরিচিত নয় এমন কয়েকটি দেশে প্রবেশ ভিসা থেকে আলাদা প্রস্থান ভিসা প্রয়োজন। কিছু দেশ নিয়মিতভাবে পাসপোর্টধারীদের প্রবেশকে অস্বীকার করে যেগুলি এমন একটি দেশে ভ্রমণের প্রমাণ দেখায় যা তারা স্বীকৃতি দেয় না (যেমন ইসরাইল)। এই ধরনের ক্ষেত্রে, আপনার পাসপোর্ট প্রদানকারী দেশ যদি অনুমতি দেয় তবে দুটি পাসপোর্ট রাখার পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে। অন্যদিকে মিথ্যা বলা প্রায়ই ঝুঁকিপূর্ণ। দেখুন ভিসার ঝামেলা । ভিসার জন্য নিবন্ধন একটি অতিরিক্ত ধাপ। কিছু দেশে আপনাকে অবশ্যই আপনার উপস্থিতি এবং ঠিকানা নিবন্ধন করতে হবে।নিবন্ধনের জন্য আপনাকে স্থানীয় পুলিশের কাছে একটি ফর্ম পূরণ করতে হতে পারে অথবা ইমিগ্রেশন অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।অনেক দেশে স্থানীয় হোটেলগুলিতে থাকার জন্য সকলেরই নিবন্ধনের নিয়ম রয়েছে। অন্যান্য ক্ষেত্রে, শুধুমাত্র বাইরে থাকা ব্যক্তিদের নিবন্ধন করতে হবে। এজন্য, ভ্রমণের পূর্বে আইনটি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে যাচাই করে নিন। নিবন্ধন পাসপোর্টে একটি অতিরিক্ত স্ট্যাম্প বা একটি অফিসিয়াল স্ট্যাম্প সহ কাগজের টুকরো লাগানো হয়। নিবন্ধন ছাড়া একটি দেশ ত্যাগ করলে সমস্যা হতে পারে। আপনাকে হয়তো ইমিগ্রেশন কাউন্টারে ফিরিয়ে দেওয়া হবে এবং রেজিস্টার করতে যেতে বলা হবে।এর অর্থ আপনাকে ফ্লাইটে উঠতে দেওয়া হবে না। কোস্টা রিকা তার গ্রীষ্মমন্ডলীয় বন জুড়ে একটি অবিশ্বাস্যভাবে উচ্চ স্তরের জীববৈচিত্র্য থাকার জন্য বিশ্ব বিখ্যাত (এটি সম্মিলিতভাবে অতিবৃষ্টি অরণ্য, বৃষ্টিপ্রবণ অরণ্য এবং শুষ্ক বন)। এখানে গ্রীষ্মমন্ডলীয় স্তন্যপায়ী প্রাণী যেমন বানর, স্লথ, টাপির এবং বন্য বিড়ালের পাশাপাশি কীটপতঙ্গ এবং অন্যান্য প্রাণীদের একটি আশ্চর্যজনক ভাণ্ডার রয়েছে। অনেক অনেক পাখি (পরিযায়ী এবং বাসিন্দা উভয়ই) রয়েছে। দেশের ২৫% জাতীয় উদ্যান এবং সংরক্ষিত এলাকা হওয়ায়, এখনও অনেক জায়গা আছে যেখানে আপনি দেশের প্রচুর বন্যপ্রাণী এবং সবুজ গাছপালা দেখতে যেতে পারেন। যেকোন জায়গার মতো, আপনি যত সাধারন পথ ছেড়ে গভীরে যাবেন, ততই সম্ভাবনা থাকবে আপনি বিভিন্ন ধরণের উদ্ভিদ এবং প্রাণীজগত দেখতে পাবেন। যারা প্রকৃতি ভালবাসেন তাদের জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় ক্রিয়াকলাপের মধ্যে একটি হল পাখি পর্যবেক্ষণ। আপনি কোস্টা রিকার অনেক এলাকায় পাখি পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। কোস্টা রিকাতে জলবায়ু, তাপমাত্রা এবং বনের প্রকারের বিশাল বৈচিত্র্যের কারণে, ৮০০ টিরও বেশি প্রজাতির পাখির একটি বিস্ময়কর বৈচিত্র্য রয়েছে। পাখি দেখার জন্য কিছু সহায়ক বই হল এফ গ্যারি স্টাইলস এবং আলেকজান্ডার স্কাচ (কর্নেল ইউনিভার্সিটি প্রেস) এর "বার্ডস অফ কোস্টা রিকা" বা "কোস্টা রিকার পাখির জন্য একটি চিত্রিত ফিল্ড গাইড ভিক্টর এসকুইভেল সোটো দ্বারা চিত্রিত। এই বইগুলো সান জোসে বা কোস্টা রিকা আসার আগে নির্দিষ্ট বইয়ের দোকানে পাওয়া যাবে। উভয় বই ওজনে বেশ ভারী; তাই অনেকে স্টাইলস এবং স্কাচ বইয়ের প্লেট ছিঁড়ে মাঠে নিয়ে যায় এবং বাকি বইটি তাদের গাড়ি বা ঘরে রেখে দেয়। সবচেয়ে সাধারণ পাখি সহ প্লাস্টিকের কার্ডগুলো অনেক এলাকায় পাওয়া যায় এবং উপহারের দোকানগুলোতে বিক্রি করা হয়। এল সালভাদোরের সরকারী ভাষা স্প্যানিশ, তবে একটি বিশাল জনসংখ্যা ইংরেজিতে কথা বলে। প্রায় ১% লোক ইজালকো বা নাহুয়াত, পিপিল ভাষাতে কথা বলে। এল সালভাদোরের গ্রামাঞ্চল শ্বাসরুদ্ধকর, আগ্নেয়গিরি এবং পর্বতমালা "নবীন" দুঃসাহসিকদের তারা যা খুঁজছে ঠিক তা প্রদান করে। অনেক পরিবেশ-ভিত্তিক সম্প্রদায়-ভিত্তিক সংস্থা ইকো-ট্যুরিজম প্রচার করে এবং সারা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বেশ কয়েকটি সুন্দর এবং নির্জন সৈকত এবং বন রয়েছে। স্ট্যান্ড-আপ প্যাডেলবোর্ডিং বিখ্যাত ইন্টিপুকা বিচ এ ওয়াটার স্কিইং, টিউবিং, ওয়েক বোর্ডিং, প্যারা সেলিং, জেট স্কিইং প্লায়া এল এস্টেরন এল সালভাদরের অন্যতম সুন্দর সৈকত ভলকানো ভ্রমণ সান্তা আনা আগ্নেয়গিরি, চ্যাপাররাস্টিক, ইজালকো, এল বোকারন এবং এল ইম্পসিবল সবচেয়ে বিখ্যাত। প্রকৃতি ভ্রমণ এবং লেকে বেড়ানো লেক ওলোমেগা এ ইসলা ডি ওলোমেগা এ পান করুন জোনা রোসায় সারা রাত জেগে থাকুন নিম্নলিখিত জাতীয়তাদের গুয়াতেমালায় যাওয়ার জন্য ভিসার প্রয়োজন নেই: নিম্নলিখিত মধ্য আমেরিকার দেশগুলোর নাগরিক ছাড়া প্রত্যেকের বৈধ পাসপোর্ট প্রয়োজন: নিকারাগুয়া, হন্ডুরাস, এল সালভাদর। ইউরোপের শেনজেন চুক্তির মতোই ওইসব দেশের মধ্যে অবাধ চলাচলের চুক্তি রয়েছে। মায়া ধ্বংসাবশেষগুলো দেশের প্রধান আকর্ষণ এবং সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল এল মিরাডোর এবং মায়া সভ্যতার সর্ববৃহৎ ধ্বংসাবশেষ শহর তিকাল]]। গুয়াতেমালায় প্রচুর আগ্নেয়গিরি রয়েছে, যার অনেকগুলি ৩,০০০ মিটারেরও বেশি উঁচু। গুয়াতেমালার আন্তর্জাতিক কলিং কোড হল ৫০২। কোন এরিয়া কোড নেই। ফোন নম্বর সব আট সংখ্যাবিশিষ্ট। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! পাকিস্তান সরকার পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাকিস্তানের (বর্তমান পাকিস্তান) জন্য আইনসভার জন্য জাতীয় সংসদ ভবনের নির্মাণ শুরু হয় ১৯৬১ সালে। ১৯৮২ সালের ২৮শে জানুয়ারি নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর একই বছরের ১৫ই ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের দ্বিতীয় সংসদের অষ্টম (এবং শেষ) অধিবেশনে প্রথম সংসদ ভবন ব্যবহৃত হয়। তখন থেকেই আইন প্রণয়ন এবং সরকারি কর্মকাণ্ড পরিচালনার মূল কেন্দ্র হিসাবে এই ভবন ব্যবহার হয়ে আসছে। ২০০ একর (৮,০০,০০০ বর্গমিটার) জায়গা জুড়ে অবস্থিত জাতীয় সংসদ কমপ্লেক্সটি বিশ্বের বৃহত্তম বিধানিক কমপ্লেক্সগুলোর মধ্যে একটি। জাতীয় সংসদ ভবন জাতীয় সংসদ কমপ্লেক্সের একটি অংশ। কমপ্লেক্সের মধ্যে আরো আছে সুদৃশ্য বাগান, কৃত্রিম হ্রদ এবং সংসদ সদস্যদের আবাসস্থল। মূল ভবনটি (সংসদ ভবন) মূলতঃ তিন ভাগে বিভক্ত: মূল প্লাজা, দক্ষিণ প্লাজা রাষ্ট্রপতি প্লাজা। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভবন মার্কিন স্থপতি লুই আই কানের একটি বিখ্যাত কীর্তি। এটি পৃথিবীর অন্যতম স্থাপত্য নিদর্শনের মধ্যে একটি। প্রতিবছর প্রচুর দর্শনার্থী জাতীয় সংসদ ভবন দেখতে আসেন। পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে আকাশপথে ঢাকায় আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে জাতীয় সংসদ ভবনে আসা যাবে। বাস বা ট্রেনে ঢাকায় আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে জাতীয় সংসদ ভবনে আসা যাবে। নৌপথে ঢাকায় আসার পর বাস, সিএনজি, ট্যাক্সি ইত্যাদির মাধ্যমে জাতীয় সংসদ ভবনে আসা যাবে। ঢাকায় প্রচুর উন্নতমানের আবাসিক হোটেল, মোটেল ও বাংলো আছে। [[স্প্যানিশ হল প্রাথমিক কথ্য ভাষা। সবচেয়ে বড় শহর বা বে দ্বীপপুঞ্জের বাইরে ইংরেজি খুব কমই বলা হয়। হন্ডুরাস শুধুমাত্র পর্যটনের জন্যই নয়, স্বেচ্ছাসেবক এবং দরিদ্র পরিস্থিতিতে বসবাসকারীদের সাহায্য করার সুযোগের জন্যও দুর্দান্ত। এই দেশটি চিকিৎসা সহায়তা প্রদানকারী সংস্থা ও বিভিন্ন ব্যক্তিগত সহায়তা এবং মিশন গ্রুপগুলোর জন্য একটি খুব জনপ্রিয় গন্তব্য। হন্ডুরাসে উপস্থিতি আছে এমন কিছু সাহায্য সংস্থা হল ওয়ার্ল্ড ভিশন, ওয়ার্ল্ড গসপেল আউটরিচ, ফান্ডাসিওন কাসা দে লুজ, রেড ক্রস, ফাউন্ডেশন ফ্রি দ্য অপ্রেসড এবং আরও বেশ কিছু। সাধারণভাবে ক্যারিবীয় অঞ্চলের জলবায়ু সারা বছর ধরে তাপমাত্রার সামান্য পরিবর্তনের সাথে গ্রীষ্মমন্ডলীয়; তবে, বৃষ্টিপাত ঋতুভেদে পরিবর্তিত হয় এবং প্রতি বছর এই অঞ্চলের মধ্য দিয়ে কয়েকটি বড় গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় বয়ে যায়। অসংখ্য কোম্পানি ক্যারিবীয় অঞ্চলে ক্রুজ, চার্টার এবং নৌকা ভ্রমণের পরিষেবা দেয়। ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জগুলো সূর্য, সাগর এবং বালি এ তিনটির জন্য বিখ্যাত, যা আপনি এই অঞ্চলে প্রচুর খুঁজে পাবেন। এখানে পর্যটকদের প্লেন বা শিপলোডসহ পর্যটকদের থেকে শুরু করে একচেটিয়া এবং ব্যয়বহুল ব্যক্তিগত দ্বীপ পর্যন্ত সব ধরনের সৈকত রয়েছে এবং অবশ্যই স্থানীয়দের জনপ্রিয় স্থান রয়েছে। কিছু বিখ্যাত সৈকতের মধ্যে রয়েছে কেইম্যান দ্বীপপুঞ্জ এর সেভেন মাইলস সৈকত এবং আরুবা এর আরাশি সৈকত এবং বেবি বিচ। ঐতিহ্যগতভাবে (সৈকত) বিশ্বের এই অংশে পর্যটন মূলত রিসর্ট, ক্রুজ এবং প্যাকেজ ভ্রমণ নিয়ে, তবে স্বাধীনভাবে ভ্রমণ অবশ্যই সম্ভব। হাতিয়া উপজেলার আয়তন ২১০০বর্গ কিলোমিটার। এটি আয়তনের দিক থেকে নোয়াখালী জেলার সবচেয়ে বড় উপজেলা। এ উপজেলা নোয়াখালী জেলার বেশ কিছু উপকূলীয় ১৯টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। এ উপজেলার উত্তরে মেঘনা নদী ও সুবর্ণচর উপজেলা উত্তর-পশ্চিমে মেঘনা নদী ও লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি উপজেলা পশ্চিমে হাতিয়া চ্যানেল ও ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলা দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং পূর্বে সন্দ্বীপ চ্যানেল ও চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলা অবস্থিত। মূল ভূখন্ডের সাথে যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম নৌপথ। এছাড়া ঢাকা এবং চট্টগ্রামের সাথে লঞ্চ, জাহাজের মাধ্যমে নৌপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। * দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থা পার্ক * আমতলী ফরেষ্ট এরিয়া, জাহাজমারা * মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরের মোহনা এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! | region1description=দেশের কেন্দ্রস্থলে হাইতির জনসংখ্যা কেন্দ্র। এটি রাজধানীর চারপাশের বিস্তৃত। | region2description= রাজধানীর বাইরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহর এখানে অবস্থিত। কেপ-হাইতিয়ানের নিকটবর্তী সৈকত পর্যটকদের কাছে বেশ প্রিয়। | region3description= দেশের ক্যারিবীয় অংশ যা কিনা দেশটির সবচেয়ে কম ব্যস্ত অঞ্চল। পোর্ট-অউ-প্রিন্সের কিছু ল্যান্ডমার্ক, কাঠামো এবং মূর্তি রয়েছে, যেমন একটি বড় জোড়া হাত পৃথিবীকে ধরে রেখেছে। এর মধ্যে অনেকগুলো বিমানবন্দরের কাছাকাছি। এই শহরটি হাইতির বৃহত্তম এবং ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শহরের অনেক অংশ পুনর্গঠন হয়েছে, তারপরও আপনি এখনও বিপর্যয়ের প্রমাণ, যেমন ভূমিকম্পে ভেঙে যাওয়া ভবন দেখতে পাবেন। শহরের বাইরে অল্প দূরত্বে গেলেই ধ্বংসযজ্ঞ সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবেন। "তাঁবুর গ্রামে" এখনও মানুষ বাস করে, যা প্রায় দুই মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত এবং এসব তাঁবু মাটিতে আটকে থাকা লাঠির উপরে ছোট ছোট টারপ দিয়ে তৈরি। আপনি যেতে যেতে ভূমিকম্পের পরে খনন করা গণকবরগুলোর একটির পাশ দিয়ে যেতে পারেন, তবে আপনি সম্ভবত বুঝতে পারবেন না যে এটি একটি কবর। এটি একটি ছোট পাহাড়ের পাশে অবস্থিত এবং তার উপর ঘাস বেড়ে উঠেছে। গণকবরগুলোয় কোন চিহ্ন নেই কিন্তু আপনি মাঝে মাঝে সেখানে মানুষ বা স্মৃতিতে ফুল রাখা দেখতে পাবেন। হাইতির অনেক সুন্দর দৃশ্য রয়েছে কিন্তু জানতে হবে তার সঠিক অবস্থান। আপনি যদি এই অঞ্চলটি ভালভাবে জানেন এমন কারও সাথে ভ্রমণ করেন বা থাকেন তবে কাছাকাছি কোন সুন্দর সৈকত বা পাহাড়ী এলাকা আছে কিনা তা জিজ্ঞাসা করুন। সেন্ট মার্ক এবং অন্যান্য কয়েকটি শহরের সাথে, একটি সুন্দর পর্বতশ্রেণী রয়েছে যা হাইক করা যেতে পারে। এই পাহাড়ের চূড়ায় রয়েছে কিছু ঐতিহাসিক নিদর্শন, স্থাপনা এবং সমুদ্রের অবিশ্বাস্য দৃশ্য। চ্যাম্পস-ডি-মার্স একসময় হাইতির সবচেয়ে সুন্দর পার্ক ছিল কিন্তু এখন ভূমিকম্পে গৃহহীন মানুষদের তাঁবুতে ঢেকে গিয়েছে। এটি সকলের জন্য উম্মুক্ত স্থান যেখানে ভূমিকম্পের আগে সবাই বেড়াতে এবং বিশ্রাম নিতে আসত। এটি জাতীয় প্রাসাদের কাছে অবস্থিত। Md Nazmul Sekh একজন বাংলাদেশি নাগরিক। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! ভ্রমণের সময় এবং এই নির্দেশিকা ব্যবহার করার সময় যোগাযোগের উদ্দেশ্যে, এমএসএ এবং উপভাষাগুলির মধ্যে পার্থক্যগুলি নোট করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ তারা মূলত পারস্পরিকভাবে দুর্বোধ্য। সুশিক্ষিত লোকেরা সাধারণত এমএসএ বুঝতে সক্ষম হবে, তবে সাধারণত তাদের স্থানীয় উপভাষায় উত্তর দিবে। বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে উপভাষাগুলির বোঝা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাবে। তাই এটি পরামর্শ দেয়া হয় যে ভ্রমণকারীরা তাদের কথ্য যোগাযোগের জন্য তাদের গন্তব্যের জন্য প্রাসঙ্গিক উপভাষা শেখার দিকে মনোনিবেশ করুন, লিখিত রেফারেন্স হিসাবে MSA ব্যবহার করার সময়। উত্তর আফ্রিকা তে ভূমধ্যসাগরীয় উপকূল এবং সাহারা মরুভূমির মধ্যে সুন্দর মসজিদ, জমজমাট বাজার এবং প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। এটির একটি প্রাচীন ইতিহাস রয়েছে, অনেক আমাজিঘ রাজ্যের পাশাপাশি গ্রীক, রোমান এবং উসমানীয় সাম্রাজ্য সেখানে শাসন করেছিল। region1description=আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ এবং নুমিডিয়ার প্রাণকেন্দ্র।| region2description= প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার বাড়ি, এর মন্দির, হায়ারোগ্লিফ, মমি সহ।| region3description= বড় খোলা জায়গা যেখানে দেশের 90% এর বেশি মরুভূমি বা অর্ধমরুভূমি, উপকূল বরাবর কিছু গ্রীক এবং রোমান ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, কিন্তু দুঃখজনকভাবে একটি মারাত্মক গৃহযুদ্ধে কবলিত এলাকা। | region4description= উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর এবং ভূমধ্যসাগর উভয় সাগরের তীরে অবস্থিত।| region5description=ভূমধ্যসাগরীয় আফ্রিকার একেবারে কেন্দ্রে অবস্থিত, আফ্রিকার সবচেয়ে উত্তরের দেশ এবং কার্থেজের বাড়ি।| region6description= মরক্কো এবং সাহরাউই আরব ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক (এসএডিআর এর মধ্যে শাসন নিয়ে বিরোধ রয়েছে, তবে এই অঞ্চলের বেশিরভাগ অংশ মরক্কোর দখলে। আটলান্টিক মহাসাগর দ্বীপপুঞ্জ ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জ স্পেন) এবং মাদেইরা দ্বীপপুঞ্জ পর্তুগাল) তাদের নিজ নিজ দেশের সমন্বিত প্রদেশ। স্প্যানিশ উত্তর আফ্রিকা সাবতা মালিলিয়া এবং মরক্কোর উপকূল বরাবর কিছু ছোট অঞ্চল। উত্তর আফ্রিকা, একটি অঞ্চল হিসাবে দক্ষিণ দেশগুলির থেকে খুব আলাদা। মানুষ ও সংস্কৃতি আরবি, খাবার ভিন্ন, এবং ইসলাম প্রধান ধর্ম। অনেক সংস্থা এখন উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যকে এমইএনএ (মধ্যপ্রাচ্য উত্তর আফ্রিকা) হিসাবে একত্রিত করে কারণ মালি বা আইভরি কোস্টের মতো দেশগুলির তুলনায় সিরিয়া বা জর্ডানের মত দেশগুলির সাথে উত্তর আফ্রিকার অনেক বেশি মিল রয়েছে৷ স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে পশ্চিম বা সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতি আনুগত্যসহ বেশিরভাগ কর্তৃত্ববাদী নেতাদের জন্য উত্তর আফ্রিকা ছিল একটি মঞ্চ। ২০১০ সালে আরব বসন্ত একটি ধারাবাহিক জনবিদ্রোহ হিসাবে শুরু হয়েছিল। ২০২ সালের হিসাবে, তিউনিসিয়া একটি গণতান্ত্রিক সংবিধান গ্রহণ করেছে এবং লিবিয়া গৃহযুদ্ধে আটকে থাকার সাথে ফলাফলটি বৈচিত্র্যময় হয়েছে। মাগরেবের অনেক লোক, বিশেষ করে আলজেরিয়া এবং মরক্কোতে বারবার বা আমাজিঘ তাদের প্রথম ভাষা হিসাবে কথা বলে। [[ইতালি থেকে কিছু ফেরি আছে, বিশেষ করে সিসিলি এবং ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জ]]। [[উত্তর আফ্রিকান রন্ধনপ্রণালী]]র সাথে মধ্যপ্রাচ্যের রন্ধনশৈলী]]র অনেক মিল রয়েছে। অপরিশোধিত ভূগর্ভস্থ পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন। সশস্ত্র সংঘাত বা বিদ্রোহী সহিংসতার ঝুঁকির কারণে লিবিয়া, দক্ষিণ আলজেরিয়া, পশ্চিম সাহারার সাহরাউই এলাকা এবং দক্ষিণ তিউনিসিয়া এড়িয়ে চলুন। কিউবার খাবারও তাইনো আদিবাসী, স্প্যানিশ বিজয়ী, দাস হিসেবে আগত আফ্রিকান এবং চীন সহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা অভিবাসীদের খাবারের মিশ্রণের একটি মিশ্রণ। ডিসেম্বরের আগে ঝড়, হারিকেন এবং কিউবার গ্রীষ্মের আঠালো তাপ কারও কারও পক্ষে অসহনীয় হতে পারে; এসব এড়াতে ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে যাওয়ার সেরা সময়। এটি উচ্চ ভ্রমণ মরসুম, তাই এই সময়ের মধ্যে সবকিছুর দাম বৃদ্ধির কথা মাথায় রাখতে হবে৷ কিউবার সরকারী ভাষা হল স্প্যানিশ]]। পুলিশ, ফায়ার এবং মেডিকেল যোগাযোগ নম্বর ১০৬ জাতীয় রেভোলুসনারি পুলিশ (পুলিশ বিভাগ) অম্বিকা কালনা বা সাধারণভাবে কালনা হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ]]ের রাঢ় অঞ্চলের একটি শহর। শহরটি ভাগীরথী নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত। এখানে প্রচুর সংখ্যক পুরাতন মন্দির থাকায় একে মন্দির শহরও বলা হয়। এই শহরের নাম সিদ্ধেশ্বরী মন্দিরের দেবী মা অম্বিকার (দেবী কালীর অবতার) নাম থেকে গ্রহণ করা হয়েছে। অম্বিকা কালনা ভাগীরথী নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত একটি শহর। এটি ১৮তম শতকের শেষের দিকে বর্ধমানের মহারাজাদের পৃষ্ঠপোষকতায় গৌরবের শিখরে পৌঁছেছিল, যারা জটিল পোড়ামাটির অলঙ্করণ সহ বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত মন্দির তৈরি করেছিলেন। জলপথে অম্বিকা কালনার উপর দিয়ে বাণিজ্য দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ হয়ে গেছে। তখন থেকেই কালনা সমৃদ্ধ বন্দর শহরের মর্যাদা হারিয়েছে। তবে অনেক মন্দিরই কালের স্রোতে টিকে থেকে আজও নীরবে দাঁড়িয়ে আছে। এই মন্দিরগুলির বেশিরভাগেরই বিশদ প্লেস্তার কাজের সঙ্গে জটিল পোড়ামাটির অলঙ্করণ রয়েছে। মন্দিরগুলি এখনও কালনার গৌরবময় অতীতের কথা মনে করিয়ে দেয়। কালনায় পশ্চিমবঙ্গ]]ের পাঁচটি ২৫ চূড়া মন্দিরের মধ্যে তিনটি রয়েছে। মন্দিরগুলি ছাড়াও, কালনায় বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ সমাজ সংস্কারক শ্রীচৈতন্যকে উৎসর্গ করা একাধিক ধর্মীয় কাঠামো রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের কিছু সেরা মন্দির থাকা সত্ত্বেও, অম্বিকা কালনায় মৌলিক পর্যটন পরিকাঠামোর অভাব রয়েছে। মন্দিরের ইতিহাস সম্পর্কে বলার জন্য কোন গাইড নেই। এখানে মাত্র কয়েকটি সাধারণ ভোজনশালা এবং হোটেল রয়েছে। শহরে পর্যাপ্ত টয়লেট সুবিধার অভাব রয়েছে। অম্বিকা কালনা রেলওয়ে স্টেশন এটি হাওড়া থেকে কাটোয়া পর্যন্ত লুপ রেলপথের সঙ্গে সংযুক্ত। হাওড়া থেকে ৮১ কিমি দূরে, এই পথে যাতায়াতকারী বেশ কয়েকটি স্থানীয় ও এক্সপ্রেস ট্রেন দ্বারা এখানে পৌঁছানো যায়। কলকাতা]]র শিয়ালদহ স্টেশন থেকে অম্বিকা কালনা যাওয়ার সরাসরি ট্রেনও পাওয়া যায়। টোটো (ব্যাটারি চালিত তিন চাকার গাড়ি) ও অটোরিকশা (ডিজেল-চালিত তিন চাকার গাড়ি) শহরের মধ্যে পরিবহনের একমাত্র মাধ্যম। সম্পূর্ণ ভ্রমণের জন্য টোটো ও অটো ভাড়া করা যেতে পারে। যারা মন্দিরের বিশদ বিবরণে আগ্রহী তাদের ক্ষেত্রে স্বল্প ভ্রমণের জন্য অটো ও টোটো ভাড়া করে যাত্রা বিরতি করতে পারেন। উভয় ক্ষেত্রেই, কোন নির্দিষ্ট ভাড়া নেই, তাই দর কষাকষি একেবারে অপরিহার্য। শহরটি পোড়ামাটির কাজ সহ বিভিন্ন পুরানো মন্দিরের জন্য পরিচিত। মন্দিরগুলি সক্রিয় মন্দির এবং সকালে থেকে দুপুর পর্যন্ত খোলা থাকে। দুপুর থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বন্ধ থাকে আবার বিকেল ৪টার দিকে খোলা হয়। সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকে। | নাম=নব কৈলাশ মন্দির অন্য=১০৮ টি শিব মন্দির ইউআরএল ইমেইল= | নাম=রাজবাড়ী মন্দির চত্বর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=রাজবাড়ী মন্দির চত্বরে একশ বছরেরও বেশি সময় ধরে নির্মিত বেশ কয়েকটি মন্দির ও অন্যান্য ধর্মীয় স্থাপনা রয়েছে। এটি নব কৈলাস (১০৮ শিব মন্দির) চত্বরের বিপরীতে অবস্থিত। চত্বরটিতে কালনার তিনটি ২৫ টি চূড়া মন্দিরের মধ্যে দুটি রয়েছে (প্রসঙ্গক্রমে পশ্চিমবঙ্গে মোট পাঁচটি ২৫ টি চূড়া যুক্ত মন্দির রয়েছে)। চত্বরটি হাঁটাপথের সঙ্গে আড়াআড়িভাবে সুনিপুণ লন দিয়ে সাজানো হয়েছে। লনগুলি ফুলের বিছানা ও ছাঁটা হেজেস দিয়ে সাজানো হয়। | নাম=রাস মঞ্চ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=প্রতাপেশ্বর মন্দিরের ঠিক উত্তরে রাস মঞ্চ অবস্থিত। অষ্টভুজাকার কাঠামোটির তিন দিকেই ত্রিমুখী খিলানযুক্ত প্রবেশপথ রয়েছে এবং কেন্দ্রে একটি গম্বুজ বিশিষ্ট একটি ষড়ভুজাকার মণ্ডপ রয়েছে। | নাম=জলেশ্বর মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=নব কৈলাস (১০৮ শিব মন্দির) চত্বরের উভয় পাশে দুটি পঞ্চ রত্ন (পাঁচ-চূড়া বিশিষ্ট) মন্দির রয়েছে। জলেশ্বর মন্দির পশ্চিমে অবস্থিত। | নাম=রত্নেশ্বর মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=নব কৈলাস (১০৮ শিব মন্দির) চত্বরের উভয় পাশে দুটি পঞ্চ রত্ন (পাঁচ-চূড়া বিশিষ্ট) মন্দির রয়েছে। রত্নেশ্বর মন্দির পূর্ব দিকে অবস্থিত। | নাম=জগন্নাথ মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=অম্বিকা কালনার জগন্নাথ বাড়ির জোড়া মন্দির হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত। ১৭৫৩ সালে রাজা চিত্রসেনের দুই রাণী চন্দকুমারী দেবী ও ইন্দুকুমারী দেবী দ্বারা নির্মিত, এই দুটি মন্দির জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। যদিও বিধ্বস্ত অবস্থায় উভয় আটচালা মন্দিরে পোড়ামাটির কাজ টিকে আছে এবং এখনও ব্রিশ্য দৃশ্যমান। মন্দিরের কাছে একটি ছোট আটচালা কাঠামো। | নাম=গোপালজী মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি অম্বিকা কালনার তৃতীয় ২৫-চূড়া মন্দির। তিন খিলানযুক্ত একটি প্রবেশদ্বার সহ একটি দোচালা বারান্দা দিয়ে মন্দিরটির কাছে যাওয়া হয়েছে। ১৭৬৬ সালে নির্মিত মন্দিরটির সামনের পৃষ্ঠের জটিল পোড়ামাটির প্যানেল রয়েছে এবং সৌভাগ্যবশত এর বেশিরভাগই টিকে আছে। শ্রীচৈতন্যকে উৎসর্গ করা মন্দির ও উপাসনালয় শ্রীচৈতন্য (১৪৮৬ ১৫৩৪) বাংলার একজন মহান সমাজ সংস্কারক এবং হিন্দু গুরু ছিলেন। শ্রীচৈতন্য দুবার কালনা সফর করেছেন। কালনায় শ্রীচৈতন্যের জীবনের সাথে সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি মন্দির ও উপাসনালয় রয়েছে। এই মন্দির বা স্থানগুলির কোনটিতেই পোড়ামাটির ও প্লেস্তার অলঙ্করণ নেই। | নাম=মহাপ্রভু মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এই মন্দিরটি শ্রীচৈতন্য এবং তাঁর বন্ধু ও শিষ্য নিত্যানন্দকে উৎসর্গ করা হয়েছে। দুটি মূর্তিই নিম গাছ দিয়ে তৈরি। | নাম=শ্যাম সুন্দর মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি শ্রীচৈতন্যের বন্ধু ও শিষ্য নূত্যানন্দকে উৎসর্গ করা একটি মন্দির। মন্দিরটিতে শ্রীচৈতন্যের পায়ের ছাপও রয়েছে। মন্দিরগুলি ছাড়াও, কালনা তার সরস্বতী পূজা র জন্য বিখ্যাত এবং রাজ্যের অন্যান্য অংশ থেকে প্রচুর দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে। বড় সজ্জিত প্যান্ডেল, সুন্দর আলোকসজ্জা ও শৈল্পিক মূর্তিগুলির কারণেই এই উৎসবের সময় লোকেরা কালনা পরিদর্শন করে। কালনার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব হল মহিষমর্দিনী পূজা । উৎসবটি ৪ দিন ধরে পালন করা হয় এবং একটি বিশাল মেলা হয়। দুর্ভাগ্যবশত শহরে উপযুক্ত খাবারের জন্য খুব বেশি জায়গা নেই। জলখাবারের জন্য শহর জুড়ে মিষ্টির দোকান রয়েছে, যেখানে মিষ্টির পাশাপাশি কচুরি, সিঙ্গারা, পরোটা বা পেটাই পরোটার মতো জলখাবার পাওয়া যায়। দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের জন্য জন্য কালনা মন্দির চত্বরের কাছে চক বাজারের আশেপাশে কয়েকটি ছোট দোকান এবং রাস্তার পাশের দোকান রয়েছে। সেখানে আপনি ভাত, সবজি, মাংস বা মাছ খেতে পারেন। কোনটিই স্বাস্থ্যকর নয়, তাই আপনি যদি উদ্বিগ্ন হন তবে এই জায়গাগুলি এড়িয়ে যাওয়াই ভাল হবে। আপনার নিজের খাবার বাড়ি থেকে আনা একটি ভাল বিকল্প। আরও স্বাস্থ্যকর ও সঠিক খাবারের জন্য, বাসস্ট্যান্ডের কাছে হোটেল প্রিয়দর্শিনী বাঙালি দুপুরের খাবার ও রাতের খাবারের জন্য একটি ভাল বিকল্প। দুপুরের খাবার বা রাতের খাবারের জন্য কয়েকটি ভাল বিকল্প: | নাম=হোটেল প্রিয়দর্শিনী অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বাসস্ট্যান্ডের কাছে অবস্থিত, এটি একটি সাধারণ হোটেল। সুস্বাদু বাঙালি খাবার পরিবেশন করা হয়। | নাম=রামকৃষ্ণ লজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এই লজটি ১০৮ শিব মন্দির চত্বরের পাশে অবস্থিত। আপনি যদি প্রধান আকর্ষণগুলির কাছাকাছি থাকতে চান তবে এটি একটি ভাল জায়গা। লজ পরিষ্কার রুম ও ভাগাভাগি করা শৌচাগার প্রদান করে। খাবার পাওয়া যায় না, তবে আগে থেকে অর্ডার দেওয়া হলে তারা হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা করতে পারে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! উলুবেড়িয়া কালীবাড়ি হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া মহকুমা শহরের একটি দর্শনীয় স্থান। হুগলি (গঙ্গা) নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত এই জায়গাটা বেড়াবার এক মনোরম পরিবেশ। কলকাতা শহর থেকে মাত্র পঁচিশ-ত্রিশ কিলোমিটার দূরে এই কালীবাড়ির অবস্থান। কালীবাড়ির উল্টোদিকেই উলুবেড়িয়া থানা। সফরকারীদের নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি নেই এখানে। * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে ট্রেনে উলুবেড়িয়া স্টেশন, ওখান থেকে অটো বা টোটোতে উলুবেড়িয়া কোর্ট হয়ে কালীবাড়ি। * কলকাতা থাকে নিজের কিংবা ভাড়া চার চাকার গাড়িতে বিদ্যাসাগর সেতু, কোনা এক্সপ্রেসওয়ে, ছ-নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে উলুবেড়িয়া ত্রিশ কিলোমিটারের মতো। * গঙ্গার ওপারে বজবজ থেকে খেয়া পার হয়েও আসা যায়। কালীবাড়িতেই গেস্ট হাউস আছে। মন্দির কমিটির অনুমতিক্রমে সপরিবার থাকা যায়। পাশেই হুগলি তথা গঙ্গা নদী। ইচ্ছে করলে গঙ্গার হাওয়ায় কিছু সময় কাটিয়ে আসতেও পারেন। পাশেই নদী থাকায় মাছের জোগান আছেই। বাঙালির মাছ-ভাত, এবং অন্যান্য সব খাবারের হোটেল কাছাকাছি অনেক আছে। প্রধান ফটকের উলটো দিকে মন্দির চত্বরেই বিশাল কার পার্কিংয়ের জায়গা আছে। নিজের দুচাকা কিংবা চারচাকা নিয়ে গেলে নির্দ্বিধায় ওখানে গাড়ি রাখতে পারবেন। তবে উৎসব-অনুষ্ঠানের সময় দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে কার পার্কিং বন্ধ থাকে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! ifeq চিত্র চিত্রের নাম খালি|| কাজের শিরোনাম if সংস্থা কোম্পানি সংস্থা কোম্পানি এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! বাংলা উইকিপিডিয়ায় bn:user:খাত্তাব হাসান কর্তৃক অনুদিত হয়েছে title আপনার পরিবর্তন সংরক্ষণ করুন', title নতুন উইকিপাঠ্যের প্রাকদর্শন করুন' title বর্তমান সংস্করণ ও আপনার সংস্করণে পার্থক্য দেখুন' title সম্পাদনা বাক্স বন্ধ করুন ও সকল পরিবর্তন বাতিল করুন', title পুরো অনুচ্ছেদ সম্পাদনা করুন (আভ্যন্তরীণ অনুচ্ছেদসহ)' //ইন্সটলের পদ্ধতি জানার জন্য bn:ব্যবহারকারী:Yahya/TwinkleMobile পাতা দেখুন। throw new Error('টুইংকল মোবাইল শুধুমাত্র মিনের্ভা স্কিনে কাজ করে এবং কমপক্ষে স্বয়ংনিশ্চিতকৃত ব্যবহারকারী অধিকার প্রয়োজন হয় var art prompt যে পাতাটি তৈরি করতে চান তার নাম লিখুন var arti prompt যে পাতাটি তৈরি করতে চান তার নাম লিখুন //বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে লোড হচ্ছে //ইন্টারফেস প্রশাসকবৃন্দের প্রতি: কোনো উল্লেখযোগ্য কারণ ছাড়া এটি পরিবর্তন করবেন না। | সম্পর্কে আমার উইকি পরিচয় | কাজ প্রণীত নিবন্ধ ও প্রাপ্ত উইকিপদক | আমার কাজ সম্পর্কে আমি গত কয়েকমাস ধরে বিভিন্ন উইকিমিডিয়া প্রকল্পে সম্পাদনা করি। বাংলা উইকিপিডিয়া আমার মূল প্রকল্প। কমন্স, উইকিউপাত্ত, ইংরেজি উইকিপিডিয়াও আমি সক্রিয়। আমি বেশিরভাগ সময়ই উইকিপিডিয়ায় বিজ্ঞানবিষয়ক, সাহিত্য বিষয়ক, ব্যক্তিবিষয়ক নিবন্ধ রচনা করি। তাই বলে অন্যান্য বিষয়ে নিবন্ধ রচনা করি না এমনটা কিন্তু নয়! আমি মাত্র একটি উইকিপদক পেয়েছি:- সাংস্কৃতিক আকর্ষণ ভ্রমণকারীদের মানবজাতির শারীরিক এবং বৌদ্ধিক সৃষ্টিগুলি অনুভব করার সুযোগ দেয়। ব্যাপক অর্থে সংস্কৃতির সবকিছুই মনুষ্যসৃষ্ট; এর কিছু জিনিস অন্যদের চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকা]]য় প্রাকৃতিক আকর্ষণের পাশাপাশি এরকম কিছু সাংস্কৃতিক আকর্ষণও রয়েছে। ডেল্টা ওয়ার্কস নেদারল্যান্ডসের বন্যা সুরক্ষা কাঠামো * উন্নয়নমূলক রেকর্ড দীর্ঘতম, সবচেয়ে লম্বা, প্রাচীনতম ইত্যাদি। * শিল্প এবং প্রাচীন জিনিস কেনাকাটা * আধুনিক এবং সমসাময়িক শিল্প পৃথিবী হাজার হাজার বিভিন্ন জাতিগত ও জাতীয় গোষ্ঠী দ্বারা সমৃদ্ধ হয়েছে, যাদের অধিকাংশেরই বলার মতো নিজস্ব কোনও সার্বভৌম দেশ নেই। একটি জাতিসত্তাকে সাধারণত ভূগোল বা রাজনীতির পরিবর্তে ভাষা ধর্ম এবং ঐতিহ্য দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয়। * Acadia ns, কানাডার পূর্ব উপকূলের ফরাসি-ভাষী এবং লুইসিয়ানা, কাজুনসে তাদের প্রতিবেশীরা * উত্তর আমেরিকার আদিবাসী সংস্কৃতি * দক্ষিণ আমেরিকার আদিবাসী সংস্কৃতি * গেম অফ থ্রোনস পর্যটন * লর্ড অফ দ্য রিংস ট্যুরিজম * অস্ট্রেলিয়ার সামরিক জাদুঘর এবং সাইট * নেড কেলি পর্যটন, অস্ট্রেলিয়া চীনা নববর্ষ চীনে গোল্ডেন সপ্তাহের ছুটি * ক্রিসমাস এবং নববর্ষ ভ্রমণ * পুনর্বিন্যাস এবং লাইভ-অ্যাকশন ভূমিকা পালন করা * লাতিন আমেরিকায় সালসা নাচ * মিং এবং কিং রাজবংশের রাজকীয় সমাধি, চীন * ভারতীয় উপমহাদেশের পবিত্র স্থান * রয়্যাল ফ্লাইং ডক্টর সার্ভিস ট্যুরিজম, অস্ট্রেলিয়া (RFDS ট্যুরিজম) * উত্তর আমেরিকায় আইস হকি * ফ্রান্সের সবচেয়ে সুন্দর গ্রাম * জাপানে পেটানো ট্র্যাকের বাইরে * মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদাপূর্ণ এবং উল্লেখযোগ্য বিশ্ববিদ্যালয় ভ্রমণ * ইউনেস্কোর অস্পষ্ট সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ইসলাম বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধর্ম, অনুসারীদের সংখ্যায় খ্রিস্টধর্মের পরেই দ্বিতীয়। এর অনুসারীদের বলা হয় মুসলমান এবং তাদের উপাসনালয় মসজিদ]]। [[মক্কা]]র বার্ষিক তীর্থযাত্রা হজ্জ হলো বিশ্বের বৃহত্তম মানব অভিবাসনের একটি এবং সারা বিশ্বের মুসলমানদেরকে এই তীর্থযাত্রা একত্রিত করে। কিছু মুসলমান অন্যান্য বিভিন্ন পবিত্র স্থানেও তীর্থযাত্রা করে। ইসলামের নামে নির্মিত অনেক স্থান ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকা]]য় রয়েছে। যেহেতু বিশ্বের বেশিরভাগ সম্প্রদায়ের উপর মুসলিম বিশ্বের একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে, তাই ভ্রমণকারীদের ধর্মবিশ্বাস যাই হোক না কেন, তারা স্থানীয় মসজিদে গিয়ে অনেক কিছু শিখতে পারে। মুসলমানদের মতে ইসলামের প্রথম নবী ছিলেন প্রথম মানুষ, আদম, এবং যীশুসহ বাইবেলে উল্লিখিত অনেক নবীকে এবং এরকম বাইবেলে উল্লেখ নেই এরকম আরও কয়েকজন নবীকে মুসলমানরাও নবী হিসেবে গণ্য করে থাকে। মুহাম্মদকে ইসলামের সর্বশেষ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নবী হিসাবে গণ্য করা হয়েছে। কারণ ইসলাম শব্দের অর্থ "আত্মসমর্পণ আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি মুসলমানরা আদম থেকে শুরু করে সকল নবীকেই মুসলমান বলে মনে করে। ইসলাম এবং খ্রিস্টান ধর্মের মধ্যে মূল মতবাদের পার্থক্য হলো এই যে ইসলাম বিশ্বাস করে যে যীশু (আরবীতে ঈসা) ক্রুশবিদ্ধ হননি বরং আল্লাহ্ তাকে আসমানে উঠিয়ে নিয়েছেন। ইসলামী বিশ্বাসে সৃষ্টিকর্তা একক অদ্বিতীয়, এবং যীশু তাঁর নবী এবং মসীহদের একজন ছিলেন, কিন্তু কোন মানুষ ঈশ্বর হতে পারে না। অন্য কোন নবীর মত যীশুও অনেক সম্মানের যোগ্য, কিন্তু কোন মানুষই উপাসনার যোগ্য নয়। মুসলমানরা এই ধারণাটিকেও প্রত্যাখ্যান করে যে যীশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল, এবং পরিবর্তে বিশ্বাস করে যে তিনি ঈশ্বর তাঁকে রক্ষা করেছিলেন এবং আসমানে উঠিয়ে নিয়েছেন। সেখানে তিনি মন্দ শক্তিকে পরাজিত করতে এবং বিশ্বে শান্তি ও ন্যায়বিচার পুনরুদ্ধার করার জন্য কেয়ামতের আগে তাঁর প্রত্যাবর্তনের জন্য অপেক্ষা করছেন। মুসলমানদের "মোহাম্মদী" হিসেবে উল্লেখ করবেন না। অনেক মুসলমান এই নামটির প্রতি গভীরভাবে ক্ষুব্ধ, কারণ এই নামটি দ্বারা তারা মুহাম্মদকে উপাসনা করে এমনটি বোঝায় যেমন, খ্রিস্টানরা যীশুর উপাসনা করে থাকে। সুন্নি ও শিয়া ঐতিহ্যে ইমাম শব্দের ভিন্ন অর্থ রয়েছে। যদিও একজন ইমাম বলতে সুন্নি ইসলামে মসজিদে নামাজের ইমামতি করার যোগ্য এমন কাউকে বোঝায়, শিয়া ইসলামে এই শব্দটি বিশেষভাবে নবী মুহাম্মদের পরিবারের নির্দিষ্ট সদস্যদের বোঝায় যাদের শিয়া মুসলমানরা নবী মুহাম্মদের উত্তরসূরি বলে বিশ্বাস করে, এবং এই ইমামরা রাসুলের মতোই নিষ্পাপ। বিশ্বব্যাপী মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতারা। ইসলামে যে ব্যক্তিকে আল্লাহর শেষ রাসূল হিসেবে গণ্য করা হয়, এবং যিনি ইসলাম শব্দটি ব্যবহার করে ইসলাম প্রচারকারী প্রথম ব্যক্তি, তিনি হলেন নবী মুহাম্মদ (মোহাম্মদও বলা হয়)। মুহাম্মদ ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে মক্কা]]য় জন্মগ্রহণ করেন। ইসলামী বিশ্বাস অনুসারে, ফেরেশতা জিব্রাইল মুহাম্মদকে একটি গুহায় যেখানে মুহাম্মদ প্রার্থনা করছিলেন সেখানে গিয়ে তাঁকে কোরানের বাণী শোনান। কিছু ইহুদি এবং খ্রিস্টান যারা মুহাম্মদের ইসলাম প্রচার শুনেছিল তারা তখন এটিকে বাইবেলের গল্পের বিকৃতি বলে উড়িয়ে দিয়েছিল, কিন্তু মুসলিমদের অবস্থান হল যে এই কথাগুলো বাইবেলে ছিল তবে বাইবেল বিকৃত হয়েছে এবং ফেরেশতা জিব্রাইল (পশ্চিমারা বলে গ্যাব্রিয়েল) সরাসরি নবীর কাছে আল্লাহর সঠিক বাণী পৌঁছে দিয়েছিলেন। বিকৃতি সংশোধন করতে। তৎকালীন সময়ে যদিও অধিকাংশ মক্কাবাসী বহুঈশ্বরবাদী থেকে গিয়েছিল তবে তারা মুহম্মদের ব্যপক প্রচারকে বহু-ঈশ্বরবাদের বিরুদ্ধে একটি হুমকি বলে মনে করেছিল। বহুঈশ্বরবাদী তীর্থযাত্রীরা স্থানীয় অর্থনীতিতে একটি বিশাল ফ্যাক্টর ছিল। এক পর্যায়ে মুহাম্মাদকে জানানো হয় যে এই মুশরিকদের মধ্যে কিছু লোক তাঁকে এবং তাঁর অনুসারীদের হত্যা করার পরিকল্পনা করেছে। এই ঘটনা হিজরতের সূচনা করে। তিনি মুসলমানদের নিয়ে মক্কা থেকে ইয়াসরিবে শহরে স্থানান্তরিত হন, যা এখন মদিনা নামে পরিচিত। ইয়াসরিব একেশ্বরবাদীদের জন্য আরও বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল, কারণ এশহরে একটি বৃহৎ ইহুদি জনসংখ্যা ছিল। হিজরীর প্রথম বছরটি ইসলামিক ক্যালেন্ডারের সূচনা করে, যা আজ পর্যন্ত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়; ইসলামি বছরকে সংক্ষেপে হিজরি বলা হয় এবং হিজরতের প্রথম বছরকে, যেটি শুরু হয়েছিল ৬২২ খ্রিস্টাব্দে, ইসলামিক ক্যালেন্ডারে বলা হয় ১ হিজরি। এক পর্যায়ে মদিনা শহরে ইহুদিদের সাথে পতন ঘটে, এবং ততক্ষণে তিনি এবং তার অনুসারীদের একটি শক্তিশালী বাহিনীও তৈরি হয়ে যায়। তাঁরা ইহুদি ও পৌত্তলিকদের পরাজিত করেন এবং পরে মক্কায় বিজয়ী হিসেবে ফিরে আসেন। অনুপ্রেরণামূলক নেতৃত্ব এবং মহান সামরিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে, মুহাম্মদ তার জীবদ্দশায় তার শাসনের অধীনে বেশিরভাগ আরবকে একত্রিত করতে সক্ষম হন। কুরআন আরবি ভাষায়: القرآن‎ আল-কুরআন, বিকল্প বাংলা পরিভাষা কোরান হল মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় পাঠ্য। আক্ষরিক অর্থে অনুবাদ করলে কোরান শব্দটির অর্থ "আবৃত্তি" এবং বা পাঠ করা; প্রতি বছর জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে কোরান পাঠ প্রতিযোগিতা রয়েছে যা মুসলিম দেশগুলিতে ব্যাপকভাবে টেলিভিশনে প্রচারিত হয়। অন্যান্য গ্রন্থগুলিও গুরুত্বপূর্ণ; মুহাম্মাদের জীবন ও বক্তব্যের হাদিস সংকলন) এবং বিভিন্ন পণ্ডিতদের দ্বারা কোরান ও হাদিস উভয়ের তাফসির ব্যাখ্যা)। তবে, ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা কোরানকে আক্ষরিক অর্থে ঈশ্বরের বাণী বলে মনে করেন এবং অন্যান্য গ্রন্থের সেই স্তরের কর্তৃত্ব নেই। প্রথম ইসলামী সাম্রাজ্য খেলাফতে রাশিদা নবী মুহাম্মদের মৃত্যুর পর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি প্রথম চার খলিফা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়েছিল যারা সুন্নি মুসলমানদের মধ্যে "সঠিক নির্দেশিত" হিসাবে পরিচিত। প্রথম খলিফা, নবীর শ্বশুর আবু বকরের শাসনকাল মাত্র দুই বছরের কিছু বেশি সময় স্থায়ী হিয়েছিল, তবে এই সময় এঅঞ্চলের দুটি সবচেয়ে শক্তিশালী সাম্রাজ্য বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য]]ের (রোমান সাম্রাজ্য এর উত্তরসূরি) এবং পারস্য সাম্রাজ্য সফল আক্রমণ পরিচালনা করা হয়েছিল। দ্বিতীয় খলিফা, উমর (বা ওমর) এর অধীনে সাম্রাজ্য ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হয় এবং উমরের তৈরি বৈপ্লবিক অর্থনৈতিক নীতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনে অর্থনৈতিক উত্থান ঘটে। উমরের উত্তরসূরি উসমানের শাসনামলে সাম্রাজ্যের লোকেরা সমৃদ্ধ জীবন উপভোগ করত। শেষ খিলাফতে রাশিদা আলী ছিলেন মুহাম্মদের জামাতা এবং ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম যুবক। আব্বাসীয় খিলাফত ৭৫০ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং ৭৬২ খ্রিস্টাব্দে বাগদাদ থেকে শাসন করা হতো। সম্ভবত এটি পরবর্তী কয়েকশ বছর ধরে বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত সভ্যতা ছিল। দর্শন, ইতিহাস, বিজ্ঞান এবং পৌরাণিক কাহিনী সহ ৮ম থেকে ১২ শতকের মধ্যে প্রচুর গ্রীক এবং ল্যাটিন বই আরবিতে অনুবাদ করা হয়েছিল। একই সময়ে, বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হয়েছিল, এবং জ্যোতির্বিদ্যা, প্রকৌশল এবং গণিতে দুর্দান্ত অগ্রগতি হয়েছিল। বিশেষ উল্লেখযোগ্য ছিল: * আল-খাওয়ারিজমি (আ. ৭৮০- আ. ৮৫০ সম্ভবত খিভা থেকে এসেছেন, যার কাছ থেকে আমরা ইংরেজি শব্দ অ্যালজেব্রা বাংলা- বীজগণিত) এবং অ্যালগরিদম পেয়েছি, এবং যিনি দশমিক পাটিগণিত এবং "আরবি" সংখ্যাগুলি (মূলত ভারত থেকে) ইসলামী বিশ্বে প্রবর্তন করেছিলেন। * ইবনে সিনা (আনুমানিক ৯৮০-১০৩৭ বোখারা]]র কাছে একটি গ্রাম থেকে এসেছেন। তিনি ছিলেন একজন মেধাবী ডাক্তার এবং দার্শনিক। ১৬৫০ সালের শেষের দিকে ইউরোপে তার একটি চিকিৎসা গ্রন্থ ব্যবহৃত হয়েছিল। * ওমর খৈয়াম নিশাপুর থেকে এসেছেন।, প্রাথমিকভাবে একজন গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানী। তবে তিনি দর্শন, বলবিদ্যা, ভূগোল এবং খনিজবিদ্যা নিয়েও লিখেছেন এবং তার কবিতার জন্য পশ্চিমে সর্বাধিক পরিচিত। : মাইমোনেডিস, যিনি একজন অত্যন্ত প্রভাবশালী রাব্বিও ছিলেন, তিনি ছিলেন অনেক ইহুদি এবং খ্রিস্টানদের মধ্যে একজন যারা মুসলিমদের সাথে ইসলামী সভ্যতার মহত্ত্বে অবদান রেখেছিলেন। শেষ সাম্রাজ্য যেটিকে ব্যাপকভাবে মুসলিম খিলাফত হিসেবে গণ্য করা হয় তা ছিল উসমানীয় সাম্রাজ্য ১২৯৯-১৯২৩ খলিফা ছিলেন সাম্রাজ্যের সুলতান; এর পতনের পর থেকে বেশ কিছু মুসলিম নেতা খলিফা উপাধির দাবি করেছেন, কিন্তু সাম্রাজ্য বা পরবর্তী দাবিদারদের কেউই বিশ্বব্যাপী মুসলিম সম্প্রদায়ের দ্বারা সর্বজনীনভাবে স্বীকৃত হয়নি। নবীর মৃত্যুর কিছু সময় পরে, আন্দোলন বিভক্ত হয়; প্রধান দলগুলি ছিল সুন্নি খলিফার অনুগত এবং শিয়াতু আলি আলীর দল) নবীর জামাতা আলী এবং তার বংশধরদের অনুসরণ করে। পরবর্তী দলগুলোকে সাধারণত শুধু শিয়া বলা হয়। দুটি উপদলের মধ্যে যুদ্ধের একটি সিরিজ ছিল এবং এখনও তাদের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে যা প্রায়শই দেশের মধ্যে এবং উভয়ের মধ্যে গুরুতর রাজনৈতিক সংঘর্ষের দিকে নিয়ে যায়। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের অধিকাংশ অঞ্চলে সুন্নিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। বিশ্বের প্রায় 90% মুসলিম সুন্নি এবং মাত্র 10% শিয়া, কিন্তু পুরো পরিস্থিতি জটিল; বেশিরভাগ সুন্নি অঞ্চলে শিয়া সংখ্যালঘু এবং এর বিপরীতে রয়েছে। ইন্দোনেশিয়ায় সুন্নি মুসলমানের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি, আর ইরানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি শিয়া মুসলমান রয়েছে। পাকিস্তানে দ্বিতীয় বৃহত্তম সুন্নি এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম শিয়া মুসলিম জনসংখ্যা রয়েছে। পুরো বিষয়টিকে জটিল করে তুলেছে এই সত্য যে শিয়া সংখ্যাগরিষ্ঠ কিছু দেশ ঐতিহাসিকভাবে সুন্নিদের দ্বারা শাসিত হয়েছে এবং এর বিপরীতে। উদাহরণস্বরূপ, সাদ্দাম হোসেন ছিলেন একজন সুন্নি মুসলিম একটি দেশ, ইরাক, যেটি প্রায় 60% শিয়া শাসক। তৃতীয় একটি দল যা সুন্নি/শিয়া বিভক্তির সময় শুরু হয়েছিল ইবাদি আজ তারা ওমান]]ে সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং অন্যান্য কয়েকটি দেশে একটি ছোট সংখ্যালঘু। ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি উৎসব হল দুটি ঈদ, যেটি একমাত্র উৎসব যা সর্বজনীনভাবে সকল মুসলিম সম্প্রদায় নির্বিশেষে উদযাপন করে। কিছু মুসলিম সম্প্রদায় এমন উৎসব উদযাপন করতে পারে যা সেই নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের জন্য অনন্য। ঈদুল ফিতর ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসব, এবং রমজানের শেষে উদযাপন করা হয়। যদিও রমজান একটি উপবাসের সময়, ঈদুল ফিতর হল ভোজের সময় এবং অনেক মুসলিম পরিবার তাদের বন্ধুবান্ধব এবং প্রতিবেশীদেরকে উদযাপনের চেতনায় তাদের বাড়িতে আমন্ত্রণ জানাবে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মালয়েশিয়া]]র রাজা এবং ব্রুনাই]]য়ের সুলতান এই উপলক্ষে তাদের নিজ নিজ প্রাসাদ জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করেন, এই সময়ে পুরুষরা সংশ্লিষ্ট শাসকদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে পারে এবং প্রাসাদের রান্নাঘর সাধারণ জনগণের জন্য একটি বিনামূল্যে বুফে প্রস্তুত করে। ঈদুল আযহা যে উৎসবের সময় হজ করা হয়। শুধুমাত্র ঈদুল আযহার সময় করা তীর্থযাত্রাকে হজ্জ পূর্ণ বলে মনে করা হয়, অন্য সময়ে করা তীর্থযাত্রাগুলিকে কম তীর্থযাত্রা বা ওমরাহ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সারা বিশ্বের মসজিদগুলিতে, ঈশ্বরের প্রতি আব্রাহামের আনুগত্যের স্মরণে বিশ্বস্তদের দ্বারা দান করা মেষশাবক বলি দেওয়া হয় এবং তাদের মাংস গরীবদের খাওয়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। নবী মুহাম্মদের জন্মদিন কিছু মুসলিম সম্প্রদায় দ্বারা উদযাপন করা হয়, কিন্তু গোঁড়া সুন্নিদের দ্বারা নয়, যারা এটি উদযাপনকে মূর্তিপূজা বলে মনে করে। ইসলামে পাঁচটি সর্বোত্তম নিয়ম বা পাঁচটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য রয়েছে, যাকে "ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ" বলা হয়, যা সমস্ত মুসলমানদের জন্য তাদের জীবনে অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক বলে মনে করা হয়: # বিশ্বাস শাহাদা শাহাদা হল একটি সাক্ষ্য, ধর্মের প্রতি বিশ্বাসের ঘোষণা এবং বিশ্বাস করা যে আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই এবং মুহাম্মদ আল্লাহর রাসূল (আরবীতে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ । বিশ্বাসের এই বিবৃতিটি আবৃত্তি করা সমস্ত মুসলমানদের জন্য বিশ্বাসের সবচেয়ে সাধারণ ঘোষণা, এবং এর জন্য আরবি ক্যালিগ্রাফি প্রায়শই সৌদি আরব বা ইরাকের মতো আধুনিক ইসলামিক পতাকায় পাওয়া যায়। আল কায়েদা, তালেবান এবং অন্যান্যদের মতো জঙ্গি ইসলামী সংগঠনগুলিও তাদের পতাকায় এই ধর্মটি ব্যবহার করে, তবে ইসলামী বিশ্বাসের এই কেন্দ্রীয় বিবৃতিতে মৌলিকভাবে জঙ্গি বলে কিছু নেই। দুইজন প্রাপ্তবয়স্ক মুসলিম সাক্ষীর সামনে তিনবার শাহাদা বলা এবং আন্তরিকভাবে বোঝানো অনেক মুসলমানের কাছে ইসলাম গ্রহণের জন্য যথেষ্ট বলে বিবেচিত হয়। # নামায সালাহ — সালাহ হল ইসলামিক নামায। মুসলমানরা প্রতিদিন পাঁচবার প্রার্থনা করে, মক্কায় কাবার দিকে মুখ করে, এবং সমস্ত মসজিদের দেওয়ালে একটি কুলুঙ্গি রয়েছে যা সঠিক দিক নির্দেশ করার জন্য মিহরাব নামে পরিচিত। সালাহর অনুশীলন যে কোনও জায়গায় করা যেতে পারে, তবে শুক্রবারে, এটি বেশিরভাগ মসজিদে করা হয় এবং বেশ কিছু মুসলমান অন্যান্য দিনেও যায়, তাই প্রতিটি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের প্রতিটি শহরে মসজিদ এবং ছোট নামাজের হল তৈরি করা হয়েছে। নামাজের মধ্যে রয়েছে রুকু সহ কিছু নির্দিষ্ট নড়াচড়া। মুসলিম পুরুষদের শুক্রবারে একটি মসজিদে প্রার্থনা করার আশা করা হলেও, মুসলিম মহিলারা তা করতে বাধ্য নয়; তবুও, অনেকে করে। # দাতব্য জাকাত জাকাত হল দাতব্য যা প্রত্যেক মুসলমানকে, তাদের সম্পদের উপর ভিত্তি করে, ইসলামী আইন অনুসারে বার্ষিক পরিশোধ করতে হয়। সাধারণত অর্থ দাতব্য সংস্থার পাশাপাশি অভাবী লোকদের দেওয়া হয়। # রোজা সাওম সাওম হল ধর্মীয় উপবাস যা মুসলমানদের জন্য রমজান মাসে করা বাধ্যতামূলক। মুসলমানরা এই মাসে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত খাদ্য, পানীয়, ধূমপান এবং যৌন মিলন থেকে বিরত থাকে এবং বেশিরভাগ প্রার্থনা ও চিন্তায় নিয়োজিত থাকে। কোরান মুসলমানদের শালীন পোশাক পরতে বাধ্য করে, এবং অনেক মুসলমান এর ব্যাখ্যা করে যে নারীরা যখনই প্রকাশ্যে থাকে তাদের চুল ঢেকে রাখতে হয়। অনেক, কিন্তু সর্বোপরি, পর্যবেক্ষক মুসলিম মহিলারা একটি হেড স্কার্ফ পরেন যা হিজাব নামে পরিচিত (বা মালয়েশিয়া, ব্রুনাই এবং সিঙ্গাপুরে টুডং যা তাদের চুল ঢেকে রাখে। যারা কঠোর তারা পুরো মুখের বোরকা পরেন, যার মধ্যে দুটি প্রকার রয়েছে নেকাব চোখ ব্যতীত পুরো মুখ ঢেকে রাখে, যখন বোরকা চোখ সহ পুরো মুখ ঢেকে রাখে, চোখের স্তরে একটি জাল দিয়ে মহিলাকে দেখতে দেয়। ইসলামিক পোশাকের বিভিন্ন রূপ সরকারী আইন বা খুব শক্তিশালী সামাজিক প্রথার দ্বারা প্রয়োগ করা যেতে পারে এবং আমাদের দেশ ও অঞ্চলের নির্দেশিকাগুলি সাধারণত বিশদটি বানান করে। কোন ভুল করবেন না, যারা এমন সব দেশে বাস করেন যেখানে পর্দা করা বাধ্যতামূলক, বিশেষ করে সেগুলি পরা পছন্দ করে। দ্য মেসেজ — 1977 সালে সিরিয়ান আমেরিকান চলচ্চিত্র প্রযোজক মোস্তফা আক্কাদ দ্বারা পরিচালিত একটি আকর্ষণীয় কোরানিক মহাকাব্যিক ড্রামা ফিল্ম, মুহাম্মদের জীবন ও সময়ের বর্ণনা করে এবং প্রাথমিক ইসলামিক ইতিহাসের একটি ভূমিকা হিসেবে কাজ করে। আরবি ও ইংরেজিতে মুক্তি পায় এবং উর্দুতে ডাবও হয়। বর্তমানে মুসলিম বিশ্বে বিপুল সংখ্যক ধর্মীয় গোষ্ঠী রয়েছে, সবগুলোই মূলত ইসলামিক কিন্তু ধর্মতত্ত্ব ও শৈলীতে যথেষ্ট ভিন্ন। ধর্মতাত্ত্বিক নীতিগুলির সঠিক প্রয়োগ কী বা নয় সে বিষয়ে কর্তৃত্বমূলক কণ্ঠস্বর হিসাবে পরিবেশন করার জন্য কোনও একক কেন্দ্রীভূত সংস্থা নেই এবং আজ অবধি, পণ্ডিতরা ধর্মগ্রন্থের উপযুক্ত ব্যাখ্যা কী তা নিয়ে বিতর্ক চালিয়ে যাচ্ছেন। যদিও মুসলমানদের বিরাট সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ একমত যে কোরান সম্পূর্ণরূপে বৈধ এবং এটি প্রযোজ্য অব্যাহত রয়েছে, তবে স্বতন্ত্র হাদিসের বৈধতা সহ ইসলামি ধর্মগ্রন্থের অন্যান্য সংস্থাগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। জ্যামাইকা কফি, পেঁপে, বক্সাইট, জিপসাম, চুনাপাথর এবং আখ রপ্তানি করে। দেশের জন্য এর নীতিবাক্য এবং ডাকনাম হল "অনেকের মধ্যে একজন"। নাইন মাইল যেখানে বব মার্লে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং এখন সমাহিত করা হয়েছে। পাহাড়ে যাত্রা আপনাকে দেশের হৃদয়কে অনুভব করতে দেয়। * নেগ্রিল ৭-মাইল সৈকতে একটি দিন কাটান এবং একটি দর্শনীয় সূর্যাস্তের জন্য রিক'স ক্যাফেতে শেষ করুন এবং আরও চমৎকার ক্লিফ ডাইভিং দেখুন। জ্যামাইকার আশেপাশে ৫০ টিরও বেশি সৈকত রয়েছে। * রোজ হল গ্রেট হাউস হাইকিং, ক্যাম্পিং, স্নরকেলিং, জিপ-লাইনিং, ঘোড়ায় পিঠে চড়া, ব্যাকপ্যাকিং, সাঁতার, জেট স্কিইং, ঘুমানো, স্কুবা ডাইভিং, কাইট সার্ফিং, গিডি হাউসে যাওয়া, মদ্যপান এবং ডলফিনের সাথে সাঁতার কাটা। জ্যামাইকাতে গেলে ডানস নদীর জলপ্রপাত অবশ্যই দেখতে হবে। এটি ওচো রিওসে অবস্থিত। জলপ্রপাতগুলো অপূর্ব। আপনি জলপ্রপাতের উপরে উঠতে পারেন. এটি একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা হতে পারে! আপনি যদি একটি শ্বাসরুদ্ধকর চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুত হন, তবে এটি করে দেখুন। মিস্টিক মাউন্টেনে একটি বব-স্লেডিং রাইড রয়েছে যেখানে জিপলাইনিং, একটি ওয়াটার স্লাইড এবং একটি বায়বীয় ট্রাম রয়েছে। রেইনফরেস্ট ক্যানোপি সম্পর্কে জানার জন্য বায়বীয় ট্রাম হল ধীরগতির পদ্ধতি। জ্যামাইকান জঙ্গলে জিপ-লাইনিং করা অবিশ্বাস্যভাবে আনন্দদায়ক। বেশিরভাগ ট্যুরিং কোম্পানির পাশাপাশি ক্রুজ লাইনার এমন কোম্পানি থাকবে যাদের সাথে তারা নিয়মিত কাজ করে। যদি আমাদের অপসারণের নীতি নিবন্ধটিকে একত্রিত বা পুনঃনির্দেশের দিকে নিয়ে যায়, তাহলে নিবন্ধের আলোচনা পাতায় এটি সমন্বয় করুন। নিচের তালিকার শেষে কেন এটি মুছে ফেলার জন্য তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে তার কারণ সহ নিবন্ধ বা টেমপ্লেটের একটি লিঙ্ক যোগ করুন। চারটি টিল্ড ব্যবহার করে আপনার মনোনয়নে স্বাক্ষর করুন nowiki nowiki একটি অপসারণের মনোনয়নের জন্য মৌলিক বিন্যাস হল: এটি কোনও বৈধ ভ্রমণ নিবন্ধ নয়। nowiki> সমস্ত উইকিভ্রমণচারীদেরকে নিবন্ধ বা টেমপ্লেট অপসারণের প্রস্তাবনায় মন্তব্য করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হযচ্ছে। মন্তব্যের বিন্যাস হল: অপসারণ করার সময় রাখুন মুছুন বা পুনর্নির্দেশ করুন এর মধ্যে যেকোনো একটি অপশন বাছাই করতে পারেন। পুনর্নির্দেশের পক্ষে মত দিলে কোথায় পুনর্নির্দেশ করতে হবে সেটিও উল্লেখ করুন। নিবন্ধটি অন্য কোন নিবন্ধের সাথে একত্রীকরণ করতে হলে অবশ্যই সিসি বাই-এসএ লাইসেন্স অনুসারে পাতার ইতিহাস রেখে দিতে হবে। তাই একত্রীকরণ পুনর্নির্দেশ করা যেতে পারে তবে একত্রীকরণ ও অপসারণ করা যাবে না। চারটি টিলড চিহ্ন nowiki nowiki ব্যবহার করে আপনার মন্তব্যের শেষে স্বাক্ষর করুন। অপসারণ হবে কি, হবে না * ১৪ দিনের আলোচনার পরে যদি অপসারণের পক্ষে ঐকমত্য অর্জিত হয়, তবে একজন প্রশাসক পাতাটি অপসারণ করতে পারবেন। * ১৪ দিনের আলোচনার পরে যদি পুনর্নির্দেশ বা একত্রীকরণের পক্ষে ঐকমত্য অর্জিত হয়, তবে যে কোনো উইকিভ্রমণচারী তা করতে পারবেন। আপনি যদি পুনঃনির্দেশ করেন, তবে অনুগ্রহ করে লক্ষ্য রাখুন যে কোনো ভাঙা পুনঃনির্দেশ বা দ্বি-পুনর্নির্দেশ তৈরি হয়েছে কিনা। * ১৪ দিনের আলোচনার পরে যদি রেখে দেওয়ার পক্ষে ঐকমত্য অর্জিত হয়, তবে যে কোনো উইকিভ্রমণচারী পাতাটি থেকে অপসারণ নোটিস সরিয়ে ফেলতে পারবেন এবং আলোচনাটি সংগ্রহশালায় নিতে পারবেন। * যদি ১৪ দিনেও কোনো ঐকমত্য অর্জিত না হয় তবে আরও ৭ দিনের জন্য আলোচনাটি বর্ধিত করুন। যদি অতিরিক্ত ৭ দিনের পরেও কোনো ঐকমত্য অর্জিত না হয় তবে পাতাটি রেখে দেওয়া উচিত। এবং যে কোনো উইকিভ্রমণচারী পাতাটি থেকে অপসারণ নোটিস সরিয়ে ফেলতে পারবেন এবং আলোচনাটি সংগ্রহশালায় নিতে পারবেন। যদি ৭ দিনে কোনো ঐকমত্য অর্জিত হয়, তবে উপরের তিনটি নির্দেশনা অনুসারে ব্যবস্থা নিন। * একটি নিবন্ধ মুছে ফেলার সময় বিশেষ:সংযোগকারী_পৃষ্ঠাসমূহ|"এখানে কি সংযোগ রয়েছে চেক করুন। হয় নিবন্ধগুলি থেকে সদ্য-ভাঙা সংযোগগুলি সরান বা অন্য কোথাও নির্দেশ করুন৷ একটি মুছে ফেলা পাতায় অন্তর্মুখী পুনঃনির্দেশগুলি হয় মুছে ফেলা উচিত বা অন্য কোথাও পুনঃনির্দেশ করা উচিত। * একটি টেমপ্লেট মুছে ফেলার সময়, বিশেষত যদি এটি একটি বিন্যাস ফাংশন পরিবেশন করে থাকে, সেক্ষেত্রে যেখানে এটি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে সেখানে প্রতিস্থাপন করুন। আপনি টেমপ্লেট নামের আগে "subst" যোগ করে এটি করতে পারেন। এটি হয়ে গেলে, আপনি এটির পৃথক ব্যবহার প্রভাবিত না করে টেমপ্লেটটি মুছে ফেলতে পারেন। অন্যথায়, টেমপ্লেটটি ব্যবহৃত হছে এমন সমস্ত পৃষ্ঠা থেকে টেমপ্লেটটি সরিয়ে দিন। যাইহোক, প্রথমে টেমপ্লেটটি না মুছার আনুরোধ করে যাচ্ছে – কারণ এটি সংযোগগুলিকে ভেঙে দেয় এবং ফলে অনেকগুলি ক্লিনআপের প্রয়োজন হয়। সংরক্ষণ করার সময় আলোচনার ফলাফল কী ছিল তা অন্য সম্পাদকদের কাছে সর্বদা স্পষ্ট করে উল্লেখ করুন । আপনি এই পাতা থেকে যে আলোচনাটি স্থানান্তর করেছেন তার থেকে একটি পৃথক সম্পাদনায় আলোচনার ফলাফল যোগ করে এটি করা যেতে পারে; অথবা আপনি আলোচনা অপসারণ করার সময় সম্পাদনা সারাংশে ফলাফল বর্ণনা করতে পারেন। যদি মনোনীত নিবন্ধ, চিত্র বা টেমপ্লেটটি অপসারণ না হয়ে থাকে তবে নিবন্ধ, চিত্র বা টেমপ্লেটটি রাখা বা পুনঃনির্দেশ করার আলোচনার পাতায় অপসারণের আলোচনার আরেকটি (অভিন্ন সদৃশ) অনুলিপি যুক্ত। ভ্রমণ সম্পর্কিত কোন তথ্য নেই। যে তথ্যগুলো আছে তা ম্যাপ থেকে বা উইকিপিডিয়ার নিবন্ধ থেকেই সহজেই পাওয়া যায়। এরকম আরও কিছু নিবন্ধ আছে: উচাইল শংকরপাশা শাহী জামে মসজিদ রংপুর সুগার মিলস্ লিমিটেড, গোবিন্দগঞ্জ চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দীনের মাজার এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! *জোসে দেল কারমেন রামিরেজ জাতীয় উদ্যান *সিয়েরা দেল বাহোরুকো জাতীয় উদ্যান একটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট সান্তো ডোমিঙ্গো রয়েছে, এর পুরানো শহরটি আমেরিকার প্রাচীনতম ইউরোপীয় শহর। তা ছাড়াও দেশে অনেক জাতীয় উদ্যান এবং সৈকত রয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! বর্তমানে মুছে ফেলার জন্য বিবেচনা করা হচ্ছে এমন পাতাগুলো এই পাতায় তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! আফ্রিকার পূর্বভাগ বলতে আফ্রিকা মহাদেশের পূর্বাঞ্চলের উপ-অঞ্চলটিকে বোঝানো হয়ে থাকে। এই অঞ্চলটির ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি অনেক প্রাচীন বলে এটিকে সঠিক ভাবে সংজ্ঞায়িত করা জটিল। এই অঞ্চল নৃতাত্ত্বিকও প্রাকৃতিক দিক দিয়ে সমৃদ্ধ হলেও এখাকার ভূমিরূপ আসমতল এবং বন্ধুর। ইংরেজ,পর্তুগিজ জার্মান ও ইতালিয় সাম্রাজ্যবাদীদের দ্বারা এসব অঞ্চলে উপনিবেশ গড়ে উঠেছিলো বলে এখনো সেখানে এসব ভাষার প্রচল দেখা যায়। এছাড়া এ অঞ্চলে বিভিন্ন নদী গ্রাস্ত উপ্ত্যকা তৈরি করেছে। এখানকার নদনদীর মধ্যে নীল, নোগাল,শেবেল,জুব্বা,রুফিজি,রোডুমা,জাম্বেসী ও লিম্পোপো প্রধান উল্লেখ্য নীল নদের উৎস এখানেই। এ অঞ্চলের জলবায়ু উষ্ণ ও ক্রান্তীয় উষ্ণ প্রকৃ্তির। এখানকার প্রধান শহরগুলির মধ্যে দোদোমা, দারুস সালাম, মাপুটো, আন্তানাল্রিভো, ভিক্টোরিয়া, নাইরোবি, মোগাদিশু, আদ্দিস আবাবা, লিলোঙ্গোয়ে, কাম্পালা, জিবুতি, আস্মেরা, কিগালি, বুজুম্বুরা, মোরোনি ও পোর্ট লুইস প্রধান। পুঠিয়া রাজ পরিবারের নামে শহরটির নামকরণ করা হয়েছে, যারা ১৬ শতকের কিছু সময় এই এলাকার মালিকানা লাভ করে। সম্রাটের কাছ থেকে রাজ পরিবারের প্রধান ভট্টাচার্য জমিদার (ধনী হিন্দু জমির মালিক) উপাধি পেয়েছিলেন। তারে এ স্থানে একটি হ্রদের চারপাশে বিস্তৃত লন সহ বেশকয়েকটি মন্দির এবং প্রাসাদ তৈরি করেছিল। পুঠিয়া এস্টেট উন্নতি লাভ করে, এবং এটি সমস্ত ভারতীয় উপমহাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং ধনী জমিদারিতে পরিণত হয়। ভারত বিভক্তির পর, নতুন পাকিস্তান সরকার সমস্ত জমিদারদের তাদের উপাধি এবং জমি প্রত্যাহার করে এবং এর পরেই পরিবারটি ভারতে পালিয়ে যায়। বর্তমানে, স্থানটি মোটামুটি ভালভাবে সংরক্ষিত হয়েছে। এই এলাকায় বেশকয়েকটি হিন্দু মন্দিরের পাশাপাশি রয়েছে মনোমুগ্ধকর পুঠিয়া রাজবাড়ী]]। এর নিছক মহিমা এবং আশ্চর্যজনক ইতিহাসের কারণে, বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প বিকাশের সাথে সাথে স্থানটি ভ্রমণকারীদের বিস্ময়ভূমিতে পরিণত হচ্ছে। পুঠিয়া একটি ছোট স্থান হবার কারবে পায়ে হেঁটে সহজেই পুরা স্থান ঘুরে দেখা যায়। অন্যথায়, রিকশা করেও ঘুরা যায়। চাইলে চালককে কয়েক ঘন্টা বা এমনকি সারা দিনের জন্য ভাড়া করা সম্ভব। পুঠিয়া মন্দির চত্বরে মোট ১৩টি মন্দির রয়েছে। কৃষ্ণপুর গোবিন্দ মন্দির, পুঠিয়া সালামের মঠ) কৃষ্ণপুর শিব মন্দির, পুঠিয়া ক্ষিতিস চন্দ্রের মঠ) পুঠিয়াতে থাকার কোন বিকল্প নেই। যদিও ঢাকা থেকে একদিনের ট্রিপে সহজেই পুঠিয়া পৌঁছানো যায়। আপনি যদি কাছাকাছি রাত্রিযাপন করতে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে তবে রাজশাহী এবং নাটোর শহরে বিভিন্ন ধরণের বিকল্প রয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! সুপ্রিয় ভ্রমণচারী, উইকিভ্রমণে অবদান রাখায় আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদিও এটি উইকিপিডিয়া নয়, তারপরও অবদান রাখার সময় কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। কপিরাইট আইন সার্বজনীন। তাই অনুগ্রহ করে আদার ব্যাপারী বা অন্য কোনো সাইট থেকে কপি-পেস্ট করবেন না। তবে অন্য সাইট থেকে তথ্য নিয়ে নিজের মতো করে ভ্রমণ গাইড লিখতেই পারেন। কুমিল্লা (বা অন্য কোনো স্থানে) জেলায় অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। প্রত্যেক স্থানেই কিন্তু কুমিল্লা শহরের কোনো হোটেলে রাত্রিযাপন করে ঘুরে আসা যায়। এমন ক্ষেত্রে প্রত্যেক স্থানের নামে আলাদা নিবন্ধ না করে কুমিল্লা জেলা নিবন্ধের দর্শনীয় স্থান অনুচ্ছেদে তথ্য যুক্ত করুন। এটি করার সহজ একটি উপায় আছে। ডেস্কটপ মোডে নিবন্ধটিতে গেলে দর্শনীয় স্থান অনুচ্ছেদের পাশে ‘তালিকাভুক্তি যোগ করুন’ নামে একটি লিংক পাবেন। সেখানে স্পর্শ করলে একটি ফর্ম ওপেন হবে। ফর্মটি পূরণ করে জমা দিয়ে দিলেই হয়ে গেলো। ফর্মে উইকিউপাত্ত আইটেম নাম্বার যোগ করলে কিছু তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে আসে। "description নিবন্ধের এলাকায় কোমল পানীয় সহ একজন ব্যক্তির জন্য বাজেটের খাবারের মূল্যের সীমা।", "description নিবন্ধের এলাকায় কোমল পানীয় সহ একজন ব্যক্তির জন্য মধ্য-পরিসরে খাবারের মূল্যের সীমা।", "description নিবন্ধের এলাকায় কোমল পানীয় সহ একজন ব্যক্তির জন্য খরুচে খাবারের জন্য মূল্যের সীমা।", "description টেমপ্লেটটি খাওয়া বিভাগের শীর্ষে স্থাপন করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে যা নিবন্ধটি কভার করা এলাকার একটি মূল্যের উপর ভিত্তি করে খাওয়া তালিকার জন্য মূল্য সীমা প্রদান করে।", দোহা হল কাতারের রাজধানী ।কাতারের অন্যান্য মিলিত জনসংখ্যার চেয়ে বেশি লোক নিয়ে, মধ্য প্রাচ্যের অন্যতম শহরে পরিণত হয়েছে। এটি পারস্য উপসাগরের সবচেয়ে দ্রুত উন্নয়নশীল শহরগুলির মধ্যে একটি, নিকটবর্তী দুবাই এবং আবুধাবিতে দেখা উন্নয়নের অনুরূপ, এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও ভ্রমণের কেন্দ্র হয়ে ওঠার লক্ষ্যে রয়েছে। এখানে রয়েছে শেখ মুজিবুর রহমানের একটি পৈত্রিক বাড়ি যা মধ্যযুগে নির্মিত হয়েছিল। বর্তমানে বাড়িটি দর্শনার্থীদের পরিদর্শন করার জন্য অনুপযুক্ত। এটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর দ্বারা সংরক্ষিত। সমাধিসৌধটি ২০০১ সালে উন্মুক্ত করা হয়। এখানে শেখ মুজিবুর রহমানের কবর ছাড়াও তার মাতাপিতা দুজনের কবর রয়েছে। এখানে একটি স্মৃতি জাদুঘর রয়েছে। প্রদর্শনী কেন্দ্রটিতে কিছু ঐতিহাসিক সংবাদপত্র ও বঙ্গবন্ধুর চিত্রশালা বিদ্যমান। এই পাঠাগারে ৬০০০ বই পড়ার জন্য উন্মুক্ত রয়েছে। এটি বঙ্গবন্ধুর পরিবারের পারিবারিক মসজিদ যার নাম শেখ বাড়ি জামে মসজিদ। এটি ১৮৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। শেখ রাসেলের নামে এখানে শিশুদের জন্য একটি পার্ক রয়েছে। বঙ্গবন্ধুর জীবনের সাথে জড়িয়ে আছে এমন সব জিনিস এখানে পাওয়া যাবে। যেমন তাদের পুকুর ও পারিবারিক বাগান ইত্যাদি। এছাড়াও রয়েছে এখানে শেখ হাসিনার বাড়ি। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে ৫টা পর্যন্ত সমাধিসৌধ ঘুরে দেখার সুযোগ রয়েছে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! * ভুল (নিচে ব্যাখ্যা বা আলোচনার লিংক দিন) **মূল নামস্থানে থাকার উপযুক্ত নয়, আগে ব্যবহারকারী উপপাতায় মানোন্নয়ন করুন **অত্যন্ত ছোট নিবন্ধ, ব্যবহারকারী উপপাতায় সম্পূর্ণ করে মূল নামস্থানে আনুন আমার নিজের তৈরি সাম্প্রতিক নিবন্ধ, অন্য ব্যবহারকারীদের সম্পাদনা নেই। মানোন্নয়ের জন্য ব্যবহারকারী উপপাতায় নিলাম **কাজ সম্পন্ন, তাই মূল নামস্থানে স্থানান্তর করা হলো সিকিম নেপালি सिक्किम সিকিমি སུ་ཁྱིམ་ হলো পূর্ব ভারতে হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত পার্বত্য সীমান্ত রাজ্য। এটি যথাক্রমে উত্তর, পশ্চিম এবং পূর্বে চীন তিব্বত নেপাল এবং ভুটান দ্বারা বেষ্টিত পশ্চিমবঙ্গ এর দক্ষিণ সীমানা দ্বারা গঠন করে। এটি অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জায়গা। খাড়া, তুষারে আচ্ছাদিত পাহাড়গুলি আপনার নিঃশ্বাস কেড়ে নেবে, কেবল মাত্র দৃশ্যের কারণে নয়, আক্ষরিক অর্থে তাদের উচ্চতার কারণেও। এর গভীর উপত্যকার মধ্য দিয়ে দুটি গুরুত্বপূর্ণ নদী প্রবাহিত হয়, দ্রুত উত্তরে, দক্ষিণে কিছুটা ধীর হয়ে যায়। ঝর্ণা এবং জলপ্রপাত যা আপনাকে আপনার ক্যামেরার কাছে পৌঁছাতে বাধ্য করবে তা ঘাটের রাস্তার প্রতিটি মোড়ে পাওয়া যাবে। ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সিকিম চারটি প্রশাসনিক জেলায় বিভক্ত ছিল, যাদের উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম নামে ডাকা হ্তো। শেষ দুটি উপ-বিভক্ত হয়ে দুটি নতুন জেলা গঠন করা হয়েছে। মূল নামগুলির অফিসিয়াল নাম পরিবর্তন করা হয়েছে; এখন জেলা সদর যেখানে রয়েছে সেই শহরের নামে তাদের ডাকা হয়। এই গাইডটি পূর্ববর্তী উপ-বিভাগটি ব্যবহার করে চলেছে, কারণ এটি ভ্রমণকারীর জন্য আরও প্রাসঙ্গিক। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! তুরস্কের রাজধানী শহর আঙ্কারায় এর কেন্দ্রীয় অবস্থানের কারণে যাতায়াতের জন্য অনেক বিকল্প মাধ্যম রয়েছে। আঙ্কারা মেট্রোর সাথে সংযুক্ত একটি রেল ব্যবস্থা আঙ্কারায়ের মাধ্যমে সেখানে যাওয়া সম্ভব। আনাদোলু/আনাতকাবির স্টেশন থেকে সেখানে পায়ে হেঁটে পৌঁছানো যায়। সোজাত ভারতের রাজস্থান রাজ্যের পালি জেলার একটি শহর। সোজাত শহরটি পালি জেলার সুকরি নদীর তীরে অবস্থিত। প্রাচীনকালে এই শহর তামরাবতী নামে পরিচিত ছিল। ১৪৬০ সালে রাও যোধার পুত্র নিম্বা সোজাত দুর্গ তৈরি করেছিলেন। সোজাত শহরটি একটি আধা-শুষ্ক জলবায়ুর আনন্দ পাওয়া যায় যা শুষ্ক এবং গরম আবহাওয়া দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। মে-জুন মাসে তাপমাত্রা ৪৬-৪৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত বেরে যায় এবং অল্প ব্যবধানে ৪-৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে নেমে যায়। রাজ্যের অন্যান্য উপাদানের তুলনায় সোজাত শহরে যথেষ্ট বৃষ্টিপাত হয়। তাই সওজাত শহরে হীনার চাষ করা হয়। সোজাত শহরে যাওয়ার জন্য রেল ও বাসের ভালো সুবিধা রয়েছে। জয়পুর থেকে সোজাত পালি যাওয়ার বাসও পাওয়া যায়। জয়পুর থেকে সোজাত পালি যাওয়ার সময় প্রায় ৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট লেগে যায়। সোজাত শহরের নিকটতম বিমানবন্দর যোধপুরে অবস্থিত। যেখান থেকে অনেক শহরে পরিবারিক এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে ফ্লাইট পাওয়া যায়। যেমুন দিল্লি মুম্বই জয়পুর উদয়পুর ইত্যাদি শহরে যাওয়া যায়। সেজল মাতার মন্দিরটি একটি ছোট টিলার মঞ্চের উপর নির্মিত এবং এতে দুটি মূর্তি রয়েছে এবং দুটি মূর্তিই সিঁদুরে আবৃত। সেজল মাতার মন্দিরটি অনেক পুরনো। প্রাচীনকালে সোজাত কে সেজল নামে পরিচিত ছিল, পরে এর নাম সোজাত পরল। চামুন্ডা মাতা মন্দিরের ভাকড়িতে চামুন্ডা মাতা মন্দিরের একটি গোপন সুড়ঙ্গ রয়েছে। চামুন্ডা মাতা মন্দিরে দুটি বিশাল মেলা বসে। নাগ পঞ্চমী ও উবচট এখানে মেলায় ভরে যায়। নবরাত্রের সময় সন্ধ্যা আরতি হয় এবং নবরাত্রের সময় জাগরণ ইত্যাদিও অনুষ্ঠিত হয়। এখানে চামুন্ডা মাতার মন্দির একটি অতি প্রাচীন মন্দির। সোজাতে নির্মিত হয়েছে বিশাল সতলোক আশ্রম। এই আশ্রমটি পরিচালনা করেন জগৎগুরু তত্ত্বদর্শী সন্ত রামপাল জি মহারাজ। আশ্রমটি প্রায় ৩৭ বিঘা জুড়ে বিস্তৃত। আশ্রমে আসার ভক্তদের জন্য সমস্ত মৌলিক সুবিধা উপলব্ধ। যেমন, আগত ভক্তদের জন্য ২৪ ঘণ্টা বিনামূল্যে ভান্ডার ও নাস্তার জন্য চা বিস্কুটের ব্যবস্থা করে রাখেন। আশ্রমে ভক্তদের স্নান ও থাকার জন্য বিনামূল্যের ব্যবস্থা রয়েছে। দীক্ষা গ্রহণকারীদের জন্য আশ্রমের ভিতর বিনামূল্যে দীক্ষার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। আশ্রমের বাইরে ১২ বিঘার একটি পার্কিং স্থল রয়েছে। সোজাত সিটি থেকে আশ্রম প্রায় ৮ কিমি দূরে, যেখানে আশ্রম যাওয়ার জন্য আশ্রমের বাসের সুবিধা সবসময় থাকেন, যা বিনামূল্যে আশ্রমে নিয়ে আসা এবং নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। আশ্রমে সমাগমে বিশাল ভান্ডার, যৌতুক মুক্ত বিবাহ এবং রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। সোজাত মেহেদি জন্য বিখ্যাত কারণ এখানে বেশিরভাগ মেহেদি উৎপাদিত হয়। কলকাতা থেকে পেঁড়ো-বসন্তপুরের দূরত্ব আনুমানিক পঞ্চাশ কিলোমিটার মাত্র। এখান থেকে উত্তর দিকে কয়েকটা গ্রাম পার হলেই পড়বে ডিহিভুরসুট, ‘ভুরিশ্রেষ্ঠ’ রাজাদের সাম্রাজ্যের ঐতিহাসিক ভূখণ্ড! যাঁরা অতীতের সঙ্গে বর্তমানকে মেলাতে চান, মঙ্গলকাব্যের পাতা উলটিয়ে ইতিহাস দিয়ে মাটিকে ছুঁতে চান, তাঁদের আসতেই হবে পেঁড়ো-বসন্তপুর। * পেঁড়ো-বসন্তপুর যাওয়ার বাস/মিনি বাস হাওড়া স্টেশনের হাওড়া বাসস্ট্যান্ড থেকে পাওয়া যায়। * হাওড়া স্টেশন থেকে হাওড়া-আমতা ট্রেনে মুনশিরহাট স্টেশন। মুনশিরহাট থেকে বাসে/মিনিবাস কিংবা ট্রেকারে পেঁড়ো-বসন্তপুর। * নিজের/ভাড়া চারচাকা গাড়িতে কলকাতা থেকে হাওড়া স্টেশন, হাওড়া ময়দান, শৈলেন মান্না সরণি (হাওড়া বাইপাস দাশনগর, হাওড়া-আমতা রোড দিয়ে মুনশিরহাট হয়ে পেঁড়ো-বসন্তপুর। * নিজের/ভাড়া চারচাকা গাড়িতে কলকাতা থেকে বিদ্যাসাগর সেতু, কোনা এক্সপ্রেসওয়ে, ৬ নম্বর জাতীয় সড়কের রানিহাটি থেকে ডানদিকে আমতা হয়েও পেঁড়ো-বসন্তপুর যাওয়া যায়। * পেঁড়ো অথবা বসন্তপুর বাজারে স্থানীয় এবং ভারতীয় সবরকম খাবারদাবারই পাওয়া যায়। নাড়াজোল হল অতীত বঙ্গদেশের রাজন্যবর্গের রাজমহলের একটা নাম এবং বর্তমান ভারতের পশিমবঙ্গ অঙ্গরাজ্যের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একটা গ্রাম। ঐতিহাসিক বঙ্গরাজাদের রাজ্যপাটের সুবাদে নাড়াজোল নামের সঙ্গে অতীত গৌরব জড়িয়ে আছে। দুর্গা দালান, হাওয়া মহল ইত্যাদি ঘুরে ঘুরে দেখতে দেখতে আপনি হয়তো সেই অতীতেই উঁকি দিয়ে আসতে পারেন! রাজবাড়ির একাংশে চলছে নাড়াজোল রাজ কলেজ। আপনজনদের নিয়ে ইতিহাসকে ছুঁয়ে দেখতে কার না ভালো লাগে? আবার নাড়াজোলের রাস্তার দুধারের দৃশ্য দেখতে দেখতে আচমকা আপনার চোখ আটকে যেতেও পারে! কেননা, ওই রাস্তাতেই পড়বে লংকাগড় গ্রাম। হয়তো দেখবেন রাস্তার লাগোয়া কোনো খামার বা উঁচু জায়গায় কাঁচা-পাকা লংকা তাগাড় করা আছে; কিংবা লরিবোঝাই হচ্ছে বাজারজাতকরণের উদ্দ্যেশ্যে। আর গাড়িসুদ্ধ মানুষের হাঁচি-কাশিতে নাজেহাল হতে হচ্ছে! হ্যাঁ, ওই গ্রামের নাম আক্ষরিক অর্থেই লংকাগড়, ওখানে ঘর ঘর লংকা চাষের ঐতিহ্য আছে। তাহলে আর সময় নষ্ট না-করে আগামী ছুটি কিংবা সপ্তাহান্তে নাড়াজোল সফরের জন্যে ব্যাগ গুছিয়ে ফেলুন! * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে ট্রেনে পাঁশকুড়া, সেখান থেকে বাসে গৌরা, দাসপুর হয়ে নাড়াজোল। * কলকাতা থেকে নিজ/ভাড়া চার চাকার গাড়িতে বিদ্যাসাগর সেতু, কোনা এক্সপ্রেসওয়ে, ছ-নম্বর জাতীয় সড়ক হয়ে পাঁশকুড়া (মেছোগ্রাম) থেকে ডানদিকে গৌরা, দাসপুর হয়ে নাড়াজোল আনুমানিক ১৪০ কিলোমিটার। * কলকাতার এসপ্লানেড থেকে ঘাটাল, চন্দ্রকোনাগামী যে-কোনো বাসে দাসপুর, সেখান থেকে বাস অথবা ট্রেকারে নাড়াজোল। * নাড়াজোল বাজারে খওয়ার হোটেলের অভাব নেই। সবরকম খানা পাওয়া যায়। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! ঘাটাল হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একটা মহকুমা শহর। ঐতিহ্যবাহী এই শহরের অদূরেই বীরসিংহ গ্রাম, বাংলার ‘বর্ণপরিচয়’ স্রষ্টা পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মস্থান। কতশত মন্দির ধারণ করে আছে এখানকার মেদিনী তার ইয়ত্তা নেই! সিংহবাহিনী, শ্রীধরজিউ, নবরত্ন বৃন্দাবন মন্দির ইত্যাদি। এই অঞ্চলের বিশেষত্ব হল ‘মেদিনীপুর’ নামের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এখনও বহু, এমনকি তিনতলা মাটির বাড়ি দেখতে পাওয়া যাবে। ঘাটাল শহরের বুক চিরে বয়ে গিয়েছে শিলাবতী নদী। তবে ঘন বর্ষার সময় অনেক ঘাটালবাসীরই শিরঃপীড়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায় এই নদী। ঘাটাল পশ্চিম বাজার থেকে কোন্নগরে যাবার জন্যে শিলাবতী নদীর ওপর আছে নৌকো জুড়ে সেতু। পাশ দিয়ে যদিও প্রধান সড়কের ঢালাই সেতু আছে, তবে শর্টকাট রাস্তার সুবিধে কে না চায়? সব মিলিয়ে ঘাটাল বেড়াবার মজা অনেক! * কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের পাঁশকুড়া স্টেশনে নেমে বাসে ঘাটাল। * কলকাতার এসপ্ল্যানেড থেকে সাধারণ/বাতানুকূল কলকাতা-ঘাটাল, কলকাতা-চন্দ্রকোণা, কলকাতা-মনসুকা বাসে সরাসরি ঘাটাল। * কলকাতা থেকে নিজ/ভাড়া চার চাকা গাড়িতে বিদ্যাসাগর সেতু, কোনা এক্সপ্রেসওয়ে, ছ-নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে উলুবেড়িয়া, বাগনান, কোলাঘাট, মেচোগ্রাম, গৌরা, দাসপুর হয়ে ঘাটাল আনুমানিক দেড়শো কিলোমিটার পথ। * মহকুমা শহর হওয়ার সুবাদে ঘাটালে খাওয়া এবং থাকার অনেক হোটেল পাওয়া যায়। বুটের আকারে, দেশটি বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী দেশ। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়ন এর সদস্য এবং ফ্রান্স সুইজারল্যান্ড অস্ট্রিয়া এবং স্লোভেনিয়া এর সাথে সীমানা ভাগ করে। এই মন্ত্রমুগ্ধ দেশে করার জন্য হাজার হাজার জিনিস আছে, এবং আপনি যদি জীবনযাপনের অনুভূতি অনুভব করতে চান তবে আপনি ইতালিতে এটি খুঁজে পেতে বাধ্য। ইতালিতে দেখার মতো অনেক কিছু আছে যে কোথা থেকে শুরু করবেন তা জানা কঠিন। কার্যত প্রতিটি গ্রামেই কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত রন্ধনসম্পর্কীয় ঐতিহ্যগুলোর মধ্যে একটি হিসাবে, এটি আশ্চর্যজনক নয় যে ইতালীয় রন্ধনপ্রণালী খুব ভাল হতে পারে। দুর্ভাগ্যবশত, এমন অনেক পর্যটক ফাঁদও রয়েছে যা অতিরিক্ত দামে এবং মাঝারি খাবার পরিবেশন করে। খাওয়ার জন্য সঠিক জায়গা খোঁজা গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষত যেগুলো ইতালীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত; সম্ভব হলে স্থানীয়দের তাদের সুপারিশের জন্য জিজ্ঞাসা করুন, অথবা এমনকি আপনার হোটেলকে জিজ্ঞাসা করুন বা সুপারিশের জন্য অনলাইন পর্যালোচনা সাইটগুলো দেখুন। নেতিবাচক দিক হল নন-ট্যুরিস্ট-ট্র্যাপ রেস্তোরাঁগুলোতে ইংরেজি-ভাষী ওয়েটার খুঁজে পাওয়া বিরল, তাই কিছু ইতালীয় কথা বলার জন্য প্রস্তুত থাকুন। দেশব্যাপী ভিডিও নজরদারি এবং প্রতি ১০০ জন বাসিন্দার একজন পুলিশ অফিসার সহ মোনাকো বিশ্বের অন্যতম নিরাপদ স্থান। এমনকি রাস্তায় বা উপকূলরেখা দিয়ে রাতের হাঁটতে বেড়িয়ে আপনি আপনার হীরা এবং রোলেক্স পরেও নিরাপদ বোধ করতে পারেন কারণ এখানে রাস্তায় অপরাধ প্রায় হয়না বললেই চলে এবং রয়েছে একটি শক্তিশালী পুলিশ বাহিনী। বিশ্বের যেকোনো দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন হত্যার হার এবং সামগ্রিক সহিংস অপরাধের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন অবস্থানে রয়েছে মোনাকো। মোনাকোবাসীর সম্পদের কারণে, পাবলিক স্পেসগুলোয় পর্যাপ্ত ক্যামেরা আছে এবং যে কোনও ধরণের বিশৃঙ্খলার তাত্ক্ষণিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে বেশ কয়েকজন অফিসার উপস্থিত হতে পারে। তবে ফর্মুলা ওয়ান গ্র্যান্ড প্রিক্স এবং বড় ফুটবল গেমের মতো ক্রীড়া ইভেন্টের সময় পিক-পকেটিং ঘটতে পারে। [[কলের পানি পান করা নিরাপদ। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! সিউল হলো দক্ষিণ কোরিয়া]]র রাজধানী। এটি দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় শহর পশ্চিম এশিয়া]]র অত্যতম সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক কেন্দ্র। সিউলে রয়েছে প্রাচীন সংস্কৃতির সাথে আধুনিক প্রযুক্তির সংমিশ্রণ, রয়েছে অসংখ্য বৌদ্ধ মন্দির, অনুসরণীয় যুব সংস্কৃতি, উচ্চচাপের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং আশ্চর্য স্থাপত্য। সিউল হলো সম্পূর্ণ বৈপরীত্য, দ্বন্দ্ব এবং প্যারাডক্সে ভরা একটি শহর। সিউল হলো দক্ষিণ কোরিয়া]]র সবচেয়ে বড় শহর এবং দেশটির অর্থনীতি, রাজনীতি ও সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র। এই শহরে এক কোটিরও অধিক লোক বাস করে এবং আশেপাশের শহর ও শহরতলীর গণনায় ধরলে সে সংখ্যা হয় প্রায় দ্বিগুণ। বৃহত্তর টোকিও]]র পরে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নগরসমষ্টি বলে বিবেচিত হয়। [[চীন জাপান ও পশ্চিম এশিয়া]]র অন্যান্য দেশের পর্যটকদের অত্যন্ত পছন্দের গন্তব্য হলো সিউল। সিউলে তাই স্থানী কোরীয় ভাষী লোকের পাশাপাশি জাপানী, ক্যান্টোনিজ বা ম্যান্ডারিন ভাষী লোকেদের দেখা যায়। যেসব এলাকায় পর্যটকগণ বেশি ভ্রমণ করে সেসব এলাকাতে দোকানপাট বা রাস্তায় নামফলক বা সাইনবোর্ডে কোরীয় ভাষার পাশাপাশি জাপানী, চীনা ও ইংরেজি ভাষাও লেখা থাকে। বর্তমানে কোরিয়ান পপ কালচারের জনপ্রিয়তার বদৌলতে পশ্চিমা দেশগুলো পর্যটকদের কাছেও সিউল একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। সিউলে বেড়াতে গেলে কেউ নিরাশ হয় না। সিউল বিস্তীর্ণ এলাকা নিয়ে অবস্থিত। একজন পর্যটক চাইলে কয়েকদিনের মাঝে সিউলের প্রধান প্রধান পর্যটন স্থান ঘুরে ফেলতে পারে। আবার কেউ চাইলে সিউলের আশেপাশের এলাকাসহ সব এলাকা বিস্তারিতভাবে ঘুরে দেখতে দেখতে মাস কাটিয়ে দিতে পারে। গত ষাট বছর যাবৎ ব্যাপক উন্নয়নের মধ্যে দিয়ে যাওয়া একটি দেশের রাজধানী হওয়ায় সিউলে দ্রুত গতিতে প্রতিনিয়ত নানা পরিবর্তন সাধিত হচ্ছে। সিউলের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি, অধিবাসীদের কর্মস্থলে যাওয়ার তাড়া, হাজার হাজার উঁচু ভবন ইত্যাদি দেখলেই সিউলের তা বোঝা যায়। এতকিছুর মাঝে কেউ এটা ভুলে যেতেই পারে যে সিউলের ইতিহাস সেই প্রাচীন কালে কোরীয় সাম্রাজ্য থেকে শুরু হয়েছে। ১৮ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এই অঞ্চলে মানুষের বসবাসের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী হিসেবে সিউলের যাত্রা শুরু হয় ১৪শ শতাব্দী হতে। ১৩৯২ হতে ১৯১০ সাল পর্যন্ত হেনসেওন নাম নিয়ে এই অঞ্চল জোসেওন রাজবংশের রাজধানী ছিল। সিউলের সবচেয়ে পরিচিত ল্যান্ডমার্কগুলো জোসেওন রাজবংশের সময়েই প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৪৫ সালে জাপানিরা আত্মসমর্পণের পরে এই শহরের নাম পরিবর্তন করে বর্তমান নাম তথা সিউল রাখা হয়। ১৯৪৮ সালে কোরিয়া প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সিউল দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী। কোরিয়ার বেশিরভাগ অবকাঠামো ও পরিষেবা, যেমন: ভবন, স্টেডিয়াম, যাতায়াত ব্যবস্থা ইতাদি, বেশ আধুনিক এবং পরিচ্ছন্ন। | description কোরিয়া মেট্রোলজিক্যাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সিউল উপক্রান্তীয় এবং আর্দ্র মহাদেশীয় জলবায়ু অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত। নভেম্বর থেকে এপ্রিল অধিক মহাদেশীয় হয়ে থাকে এবং অধিক উপক্রান্তীয় হয়। জুন এবং জুলাই মাসে বর্ষা হয় এবং শীতকালে গড়ে ২৮ দিন তুষারপাত হয়। তবে যদি আপনার কাছে অনেক ব্যাগ ও জিনিসপত্র থাকে এবং আপনি যদি সিউলের দক্ষিণদিকে যেতে চান তাহলে বিমানবন্দরের বাস নেওয়াই শ্রেয়। সরাসরি সিউলে যেতে সাধারণ ট্যাক্সির ভাড়া ₩৫০,০০০। ট্রাস্টি বোর্ডের নির্বাচন সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে আহ্বান করা হচ্ছে ট্রাস্টি বোর্ডের নির্বাচন সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে আহ্বান করা হচ্ছে এবং এটি ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে শেষ হবে। এই প্রতিক্রিয়া আহ্বান উদ্যোগে, আন্দোলনের কৌশল ও শাসন দল একটি ভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণ করছে। আমাদের পদ্ধতির মধ্যে ২০২১ সালের প্রক্রিয়া থেকে সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত থাকবে। আলোচনাটি মূল প্রশ্নগুলিতে ফোকাস করবে। উদ্দেশ্য হল এই মূল প্রশ্নগুলি সম্পর্কে সম্মিলিত সংলাপকে অনুপ্রাণিত করা এবং সহযোগিতামূলক প্রস্তাব বিকশিত করা। আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন খবর প্রকাশন ৫ আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন খবরের পঞ্চম সংখ্যায় আপনাকে স্বাগতম (পূর্বে সর্বজনীন আচরণবিধি সংবাদ হিসাবে পরিচিত ছিল পুনর্নির্মাণ সংবাদটি আন্দোলনের খসড়া সনদ, সর্বজনীন আচরণবিধি, আন্দোলন কৌশল বাস্তবায়ন সম্পর্কিত অনুদান, বোর্ড নির্বাচন এবং আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় সংবাদ বিতরণ করে। ঘোষণা] নেতৃত্ব উন্নয়ন টাস্ক ফোর্স দলটি নেতৃত্ব উন্নয়ন টাস্ক ফোর্সের দায়িত্ব সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে আহ্বান করছে। এছাড়াও, যদি কোনও সম্প্রদায়ের সদস্য এই ১২-সদস্যের টাস্কফোর্সের অংশ হতে চান তবে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। প্রতিক্রিয়ার সময় ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত। ২ আগ্রহী সম্প্রদায়ের সদস্যরা Google Meet মাধ্যমে ১৮ ফেব্রুয়ারী, শুক্রবার একটি আঞ্চলিক আলোচনায় যোগ দিতে পারেন। সর্বজনীন আচরণবিধি (UCoC) প্রয়োগের নির্দেশিকা এবং অনুসমর্থন ভোট এই তথ্যটি ট্রাস্টি বোর্ড এবং নির্বাচন কমিটির সাথে ভাগ করা হবে যাতে তারা আসন্ন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচন সম্পর্কে জ্ঞাত সিদ্ধান্ত নিতে পারে। অভ্যন্তরীণ আলোচনার পরে ট্রাস্টি বোর্ড একটি ঘোষণা দেবে। নির্বাচন প্রক্রিয়া উন্নত করতে এবং সহায়তা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। সর্বজনীন আচরণবিধি (UCoC) প্রয়োগের নির্দেশিকা অনুসমর্থনের জন্য ভোট শুরু হয়েছে (৭ ২১ মার্চ ২০২২ মারিয়ানা ইস্কান্ডারের সাথে দক্ষিণ এশিয়া/ESEAP বার্ষিক পরিকল্পনা সভা কথোপকথন এই প্রশ্নগুলি সম্পর্কে হবে: * উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন আঞ্চলিক পর্যায়ে কাজ করার আরও ভালো উপায় অন্বেষণ করে চলেছে। আমরা অনুদান, নতুন বৈশিষ্ট্য এবং সম্প্রদায়ের কথোপকথনে আমাদের আঞ্চলিক ফোকাস বাড়িয়ে চলেছি। আমরা আরও কিভাবে উন্নত করতে পারি? * যে কেউ আন্দোলনের কৌশল প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে পারে। আমরা আপনাদের কার্যকলাপ, ধারণা, এবং অনুরোধ সম্পর্কে আরও জানতে চাই। কিভাবে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন আন্দোলনের কৌশল কার্যক্রমে কর্মরত স্বেচ্ছাসেবক এবং অ্যাফিলিয়েটসদের জন্য সমর্থন উন্নত করতে পারে? ==প্রার্থিতা আহ্বান: ২০২২ ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচন== ট্রাস্টি বোর্ড উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করে। সম্প্রদায়-এবং-অ্যাফিলিয়েট নির্বাচিত ট্রাস্টি এবং বোর্ড-নিযুক্ত ট্রাস্টিরা ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করে। প্রতিটি ট্রাস্টি তিন বছরের মেয়াদে কাজ করে। উইকিমিডিয়া সম্প্রদায় সম্প্রদায়-এবং-অ্যাফিলিয়েট ট্রাস্টি নির্বাচনের জন্য ভোট দিতে পারে। উইকিমিডিয়া সম্প্রদায় ২০২২ সালে ট্রাস্টি বোর্ডে দুটি আসন নির্বাচন করার জন্য ভোট দেবে। এটি ট্রাস্টি বোর্ডের প্রতিনিধিত্ব, বৈচিত্র্য, এবং দক্ষতা উন্নত করার একটি সুযোগ। আন্দোলনের কৌশল এবং শাসন দল আসন্ন ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনে নির্বাচনী স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে সহযোগিতা করার জন্য সম্প্রদায়ের সদস্যদের খুঁজছেন৷ মোট ৭৪টি উইকি যারা ২০১৭-এ অংশগ্রহণ করেনি তারা ২০২১ সালের নির্বাচনে ভোট দিয়েছে। আপনি অংশগ্রহণ উন্নত করতে সাহায্য করতে পারেন? নির্বাচনী স্বেচ্ছাসেবকরা নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে সাহায্য করবে: * সংক্ষিপ্ত বার্তা অনুবাদ করা, এবং সম্প্রদায়েতে চলমান নির্বাচন প্রক্রিয়া ঘোষণা করা। ঐচ্ছিক মন্তব্য এবং প্রশ্নের জন্য সম্প্রদায়েটিতে নিরীক্ষণ রাখা। * কথোপকথন এবং ইভেন্টের সময় ফ্রেন্ডলি স্পেস নীতি বজায় রাখা। * নিরপেক্ষভাবে সম্প্রদায়ের কাছে নির্বাচনের নির্দেশিকা এবং ভোটদানের তথ্য উপস্থাপন করা। ২০২২ নির্বাচনী কম্পাসের জন্য বিবৃতির প্রস্তাব রাখুন নির্বাচনী কম্পাস এমন একটি সংরঞ্জাম যা ভোটারদের তাদের বিশ্বাস এবং দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সর্বোত্তম সারিবদ্ধ প্রার্থীদের সনাক্ত করতে সহায়তা করে। সম্প্রদায়ের সদস্যরা বিবৃতির প্রস্তাব রাখবেন এবং প্রার্থীরা লিকার্ট স্কেল ব্যবহার করে উত্তর দেবেন (একমত/অসম্মত/নিরপক্ষ)। বিবৃতির উত্তর নির্বাচন কম্পাস সরঞ্জামে আপলোড করা হবে। ভোটাররা বিবৃতিতে তাদের উত্তর ভাগ করে সরঞ্জামটি ব্যবহার করবে (একমত/অসম্মত/নিরপক্ষ)। ফলাফলে সেই প্রার্থীদের শনাক্ত হবে যারা ভোটারদের বিশ্বাস ও দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সর্বোত্তমে সারিবদ্ধ হয়। এখানে নির্বাচন কম্পাসের সময়রেখা দেওয়া রয়েছে: * জুলাই ৮ ২০: স্বেচ্ছাসেবকরা নির্বাচন কম্পাসের জন্য বিবৃতির প্রস্তাব রাখবে। * জুলাই ২১ ২২: নির্বাচন কমিটি স্পষ্টতার জন্য বিবৃতিগুলির পর্যালোচনা করে এবং বিষয়বস্তুর বাইরের বিবৃতিগুলি সরিয়ে দেবে। * জুলাই ২৩ আগস্ট ১: স্বেচ্ছাসেবকরা বিবৃতি উপর ভোট দেবে। * আগস্ট ২ ৪: নির্বাচন কমিটি শীর্ষ ১৫ বিবৃতি বেছে নেবে। * আগস্ট ৫ ১২: প্রার্থীরা বিবৃতির সঙ্গে নিজেদের সারিবদ্ধ করবে। * আগস্ট ১৫: ভোটারদের জন্য নির্বাচনী কম্পাস খোলা হবে। নির্বাচন কমিটি আগস্টের শুরুতে সেরা ১৫টি বিবৃতির নির্বাচন করবে। আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন টিম দ্বারা সমর্থিত নির্বাচন কমিটি প্রক্রিয়াটি তত্ত্বাবধান করবে। আন্দোলন কৌশল ও অনুশাসন টিম প্রশ্নের স্পষ্টতা, সদৃশতা, ভুল ইত্যাদি পরীক্ষা করবে। ''এই বার্তা-টি বোর্ড নির্বাচন কার্যকরী দল এবং নির্বাচন কমিটির পক্ষ থেকে পাঠানো হয়েছে।'' ২০২২ ট্রাস্টি বোর্ডের নির্বাচনের জন্য সম্প্রদায়ের ভোটদান শুরু হয়েছে ২০২২ ট্রাস্টি বোর্ড নির্বাচনের জন্য সম্প্রদায়ের ভোটদানের সময়কাল শেষ হতে চলেছে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করার জন্য নিচে কিছু সহায়ক সংস্থান দেওয়া হল: সর্বজনীন আচরণবিধির সংশোধিত প্রয়োগ নির্দেশিকার ওপর আসন্ন নির্বাচন একটি স্বাধীন স্বেচ্ছাসেবী দল কর্তৃক ভোট যাচাই করা হবে এবং উইকিমিডিয়া-এল (মেইলিং লিস্ট মুভমেন্ট স্ট্রাটেজি ফোরাম, ডিফ ও মেটা উইকিতে নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ করা হবে। ভোটাররা আবারও ভোটদান ও নির্দেশিকা সংক্রান্ত তাঁদের মতামত প্রদান করতে পারবেন। প্রয়োগ নির্দেশিকা কীভাবে অনুসমর্থ‌ন ও অধিকতর উন্নয়ন করা যায়, সে বিষয়ে বোর্ড অব ট্রাস্টিজ বিবেচনা করবে এবং কী ধরণের সহায়তা তাঁরা প্রদান করবেন ও কী ধরণের মতামত উত্থাপিত হবে, সেগুলো সবই তাঁরা বিবেচনায় রাখবেন। এই হালনাগাদটি কয়েকটি জিনিস সম্পর্কে: * অপ্রকাশিত অর্থপ্রদান সম্পাদনাকে আরও ভালভাবে সম্বোধনের জন্য প্রস্তাব; * ইউরোপীয় ডিজিটাল পরিষেবা আইন সহ উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনকে প্রভাবিত করে বর্তমান এবং সম্প্রতি পাস করা আইন অনুসারে আমাদের ব্যবহারের শর্তাবলী হালনাগাদ করা| প্রতিক্রিয়ার জন্য, দুটি অফিস আওয়ারও অনুষ্ঠিত হবে: প্রথমটি ২ মার্চ, দ্বিতীয়টি ৪ এপ্রিল। আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে দেখুন: উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের আইনি বিভাগের পক্ষ থেকে, সম্প্রদায়ের ইচ্ছা তালিকার জরিপ 2022 ২৮ জানুয়ারি ও ১১ ফেব্রুয়ারি-এর মধ্যে সম্প্রদায়ের লোকজন এই প্রস্তাবগুলিতে ভোট দিবেন। সম্প্রদায়ের প্রযুক্তিকুশলীদের সাথে কথা বলুন মিটিংটি রেকর্ড বা স্ট্রিম করা হবে না। অ্যাট্রিবিউশন ছাড়া বাকি নোটগুলি মেটা-উইকিতে নেওয়া হবে এবং প্রকাশ করা হবে। ভ্রমণপিপাসু? নাকি ভ্রমণচারী? নাকি পান্থ আলোচনাসভার নাম ভ্রমণপিপাসুর আড্ডা, আবার বৃত্তান্ত পাতায় উইকিভ্রমণচারী; আসলে যারা এই উইকি ব্যবহার করেন; তাদেরকে কী নামে সম্বোধন করা হবে? আমি এই উইকিতে একেবারেই নতুন। প্রকৃতপক্ষেই নতুন। তাই জিজ্ঞাসা করে নেয়া। মৌলিক পাতাগুলো অনুবাদ বা তৈরি করা ভ্রমণে মৌলিক পাতাগুলো তৈরি নেই। প্রথমে প্রকল্প পাতাগুলো (উইকিভ্রমণ নামস্থানের) তৈরি করা বা অনুবাদ করা বা সম্প্রসারিত করা উচিত। এটা ঠিকভাবে থাকলে একটি প্রকল্প দীর্ঘস্থায়ী হয়। পরবর্তীতে কোনো আগ্রহী এখানে উপস্থিত হলে সে একটি আরামের পরিবেশ উপলব্ধ করবে। পশ্চিমবঙ্গ উইকিমিডিয়া ব্যবহারকারী দলের পক্ষ থেকে প্রকল্পের আহ্বান চলুন ডেস্কটপ উন্নয়ন সম্পর্কে কথা বলি * সাম্প্রতিক উন্নয়ন নিয়ে হালনাগাদ * প্রশ্ন ও উত্তর, আলোচনা উইকিম্যানিয়া ২০২২ – বাংলাদেশ পর্বে অংশগ্রহণের আহ্বান ভ্রমণপিপাসুর আড্ডা এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি বিভ্রান্ত, ভীত, ক্লান্ত, বিরক্ত, চিন্তাশীল, বা সহায়ক অবস্থায় প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারেন। নতুন কোন বিষয় সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করতে চাইলে "নতুন বিষয় যোগ" বোতামে ক্লিক করুন, যাতে এই পাতার একদম শেষে আপনার বিষয় যুক্ত হতে পারে। বিষয়টি যোগ করার পর nowiki nowiki দিয়ে স্বাক্ষর করুন। কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার বা মন্তব্য করার পূর্বে: আপনি উইকিভ্রমণ:ভ্রমণপিপাসুর আড্ডা/সংগ্রহশালা পাতায় পুরানো আলোচনা পর্যালোচনা করতে পারেন। চেয়ার টেনে বসুন এবং আলাপচারিতা শুরু করুন দুর্গাপুর হলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাঢ় অঞ্চলের একটি শিল্প শহর। দুর্গাপুর রাঢ় অঞ্চলে অবস্থিত। এই শিল্প শহর পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী ডঃ বিধান চন্দ্র রায়ের মস্তিষ্কপ্রসূত। জোসেফ অ্যালেন স্টেইন এবং বেঞ্জামিন পোল্ক এই সুসজ্জিত শিল্প জনপদটি ডিজাইন করেন। এখানে পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম ইস্পাত কারখানাটি রয়েছে। এছাড়া বেশ কিছু রাসায়নিক, প্রকৌশল শিল্প এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্রও রয়েছে। চিত্তাকর্ষক শিল্প এই শিল্প শহর গাছপালা দিয়ে ঘেরা। ভাল শহুরে জনপদ হিসাবে দুর্গাপুরের আকর্ষণ ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এর পাশাপাশি এখানে রয়েছে সিটি সেন্টার, শপিং মল, সিনেপ্লেক্স এবং অনেকগুলি ভাল, সস্তা খাবারের দোকান। আপনি যদি ভাল রেস্তোরাঁর পরিবেশ চান তবে, পিয়ারলেস ইন, পথিক, লাক্সর, সিটি রেসিডেন্সির মতো রেস্তোরাঁর একটিতে যেতে পারেন। ২০১০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ২০২০-এর দশকের গোড়ার দিকে প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে, প্রতি বছর মে মাসের মাঝামাঝি থেকে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রায় পাঁচ মাস ভারী বৃষ্টিপাতের জন্য, স্থানীয়রা প্রায়ই শহরটিকে "ছোটো চেরাপুঞ্জি" হিসাবে উল্লেখ করেন। দুর্গাপুর রেলস্টেশন- রবিবার ছাড়া প্রতিদিন ছয়টি ট্রেন সরাসরি হাওড়া থেকে দুর্গাপুর যায়। এছাড়া একটি শিয়ালদহ থেকে এবং তিনটি দিল্লি থেকে। অণ্ডাল জংশন রেলওয়ে স্টেশন- দুর্গাপুরের পরে আরেকটি বড় রেলওয়ে স্টেশন। এই রেলওয়ে স্টেশনটি অণ্ডাল বিমানবন্দরের কাছাকাছি। কলকাতা থেকে দুর্গাপুরের মধ্যে নিয়মিত বাস চলাচল করে। দক্ষিণবঙ্গ রাজ্য পরিবহন নিগম (SBSTC পশ্চিমবঙ্গ পরিবহন নিগম (WBTC) এবং ব্যক্তিগত অপারেটরদের দ্বারা চালিত এসি ভলভো কোচ এবং মার্সিডিজ-বেঞ্জ বাসগুলি কলকাতার এসপ্ল্যানেড এবং করুণাময়ী থেকে দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারে যায়। এছাড়া বর্ধমান, বাঁকুড়া, আসানসোল, উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গা থেকেও বাস দুর্গাপুরে যায়। আশপাশের রাজ্য যেমন ঝাড়খণ্ড, বিহার ইত্যাদি থেকেও নিয়মিত বাস যায় দুর্গাপুরে। কলকাতা থেকে দুর্গাপুরের দূরত্ব প্রায় ১৬০ কিলোমিটার। * ভবানী পাঠকের গুহা বা টিলা বেশিরভাগ হোটেলে রেস্তোরাঁ রয়েছে এবং কিছু বড় হোটেলে বারও রয়েছে। তা ছাড়া বেনাচিটিতে খাওয়ার জন্য ভালো জায়গা আছে। শহরের বাইরে জিটি রোডের ধারে মুচিপাড়া এবং রাজবাঁধের মাঝে বাঁশকোপা ইন একটি ভাল জায়গা। তবে বেশিরভাগ রেস্তোরাঁ একই ধরনের খাবার পরিবেশন করে। শুধুমাত্র গুণমানের পার্থক্য রয়েছে। এছাড়াও জি টি রোডের রাস্তার ধারের ধাবাগুলিতে খেয়ে দেখতে পারেন, এগুলির রুটি এবং তড়কা স্বাদই আলাদা। | নাম=বাঁশকোপা ইন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বার এবং রেস্টুরেন্ট সহ। | নাম=দুর্গাপুর হাউস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=প্রিয়দর্শিনী ইন্দিরা সরণি| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন=+91 2569393-9494| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম=হোটেল প্রীতিকা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=পাম্প হাউস মোড়, শহীদ সুকুমার সরণি, বিধান নগর| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম=হোটেল রিলায়েন্স অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=নাচন রোড, ভিরিঙ্গি মোড়, বেনাচিটি| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=আতিথেয়তার জন্য এটি দুর্গাপুরের সবচেয়ে জনপ্রিয় হোটেলগুলির মধ্যে একটি। | ফোন=+91 343 2563817| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম=কোয়ালিটি হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন=+91 343 2583852| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম=পথিক মোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | আগমন প্রস্থান মূল্য=১৫০ টাকা (ডরমেটরি ৯০০ টাকা (এসি ডিলাক্স) | ফোন=+91 343 254 6601| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম=দ্যা রিভেরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | আগমন প্রস্থান মূল্য ৪০০ টাকা ২০০০ টাকা | বিবরণ= নদীর ধারে এই এলাকার একমাত্র ভাল হোটেল। নদীর ধারে, বাগান, শিশু পার্ক, লাউঞ্জ বার, মাল্টিকুইজিন রেস্তোরাঁ এবং কনফারেন্সের সুবিধা রয়েছে। নিবাস: কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত। পেশা: অবসরপ্রাপ্ত কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। শখ বই পড়া ও লেখালেখি। টিটিকাকা হ্রদ দক্ষিণ আমেরিকার আন্দিজ পর্বতমালায় পেরু এবং বলিভিয়ার সীমান্তে অবস্থিত একটি বড়, গভীর হ্রদ। ৮,৩৭২ বর্গ কিলোমিটার (৩,২৩২ বর্গ মাইল) পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল সহ, এটি দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম হ্রদ এবং সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩,৮১২ মিটার (১২,৫০৭ ফুট) উচ্চতা সহ বিশ্বের সর্বোচ্চ নৌযানযোগ্য হ্রদ। হ্রদটিকে আন্দিয়ান জনগণের দ্বারা একটি পবিত্র স্থান হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং এটি তার সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক তাত্পর্যের জন্য পরিচিত। এটি বেশ কয়েকটি আদিবাসী সম্প্রদায়ের আবাসস্থল যারা এখনও মাছ ধরা, কৃষিকাজ এবং হস্তশিল্প উৎপাদন ইত্যাদি ঐতিহ্যবাহিক কাজের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে। এছাড়াও হ্রদটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য, যেখানে উরোস ফ্লোটিং দ্বীপপুঞ্জের মতো আকর্ষনীয় স্থান রয়েছে, যেগুলি আদিবাসী উরোস জনগণের দ্বারা তৈরি করা মানবসৃষ্ট দ্বীপ এবং পাশাপাশি রয়েছে ইসলা দেল সল (সূর্যের দ্বীপ একটি প্রধান ধর্মীয় স্থান। দর্শনার্থীরা হ্রদের চারপাশে বোটিং, কায়াকিং এবং হাইকিং উপভোগ করতে পারে, সেইসাথে এটিকে ঘিরে থাকা ঐতিহাসিক শহরগুলিতেও ভ্রমণ করতে পারে। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! আসানসোল হলো পশ্চিমবঙ্গের রাঢ অঞ্চলের একটি শিল্প মহানগর এবং রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরাঞ্চল। আসানসোল পূর্ব ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ খনি ও শিল্প কেন্দ্র। বেশ কয়েক বছর ধরে আসানসোল কয়লা খনিঅঞ্চলের বৃদ্ধি, রেলপথের উন্নয়ন এবং বার্নপুরে ইন্ডিয়ান আয়রন অ্যান্ড স্টিল কোম্পানির বৃদ্ধির সাথে সাথে আসানসোলের উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নয়ন হয়েছে। নিকটতম বিমানবন্দর হলো কাজী নজরুল ইসলাম বিমানবন্দর (অণ্ডাল বিমানবন্দর)। সড়কপথে দুর্গাপুর থেকে আসানসোলের দূরত্ব প্রায় ৩৫ কিলোমিটার। আসানসোলের নিকটতম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হলো কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। | নাম=আসানসোল জংশন রেলওয়ে স্টেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= আসানসোল হাওড়া-দিল্লি মেন লাইনের একটি গুরুত্বপূর্ণ জংশন। বেশিরভাগ ট্রেন এখানে থামে। দিল্লি, জম্মু তাউই, দেরাদুন, কালকা, কাঠগোদাম, যোধপুর, গোয়ালিয়র, ইন্দোর, জব্বলপুর এবং মুম্বাইয়ের জন্য দৈনিক সরাসরি ট্রেনগুলি হয় আসানসোল থেকে শুরু হয় বা আসানসোল জংশন রেলওয়ে স্টেশনের মধ্য দিয়ে যায়। কন্যাকুমারী, যশবন্তপুর, আহমেদাবাদ এবং ডিব্রুগড়ের মতো দূরবর্তী গন্তব্যস্থানগুলির জন্য বেশ কয়েকটি সাপ্তাহিক এবং দ্বি-সাপ্তাহিক ট্রেন রয়েছে। কলকাতা থেকে আসানসোলে আসার জন্য অনেকগুলি স্বল্প দূরত্বের এক্সপ্রেস ট্রেন রয়েছে। এই ট্রেনগুলি আদর্শ। এছাড়া স্বল্প দূরত্বের লোকাল ট্রেনও রয়েছে। স্বল্প দূরত্বের এক্সপ্রেস ট্রেনে আগে থেকে আসন সংরক্ষণ করতে ভুলবেন না যেন। কারণ এই সব ট্রেনে সাধারণত ভিড় থাকে। অবশ্য কিছু দূরপাল্লার ট্রেনে হাওড়া থেকে আসানসোল পর্যন্ত আসন সংরক্ষণ পাওয়া যায়। আসানসোল রেলওয়ে স্টেশনে তিনটি ডাবল-বেডের এসি রিটায়ারিং রুম, দুটি ডাবল-বেডের নন-এসি রিটায়ারিং রুম এবং একটি আট শয্যা বিশিষ্ট ডরমেটরি রয়েছে। প্ল্যাটফর্ম নং ২ এবং ৭-এ এস্কেলেটর আছে। ওয়াইফাই পরিষেবা এখানে উপলব্ধ। স্টেশন চত্বরে একটি ফুড প্লাজা প্রতিদিনই ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে। রেলওয়ের উচ্চশ্রেণীর যাত্রীদের জন্য একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লাউঞ্জও রয়েছে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ভলভো এবং এসবিএসটিসির বাস প্রতিদিন এসপ্ল্যানেড, কলকাতা থেকে দুর্গাপুর হয়ে আসানসোলের উদ্দেশ্যে যায়। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নয় এমন অনেক সরকারী বাসও একই রাস্তা ধরে চলাচল করে। বাসের টিকিট অগ্রিম অনলাইনে অগ্রিম কাটা যায় অথবা বাস ছাড়ার আগে বাসস্ট্যন্ড থেকে আসন সংরক্ষণ করা যেতে পারে। আসানসোল শহরটি দক্ষিণ এশিয়ার ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডে অবস্থিত। কলকাতা থেকে যারা আসানসোলে আসবেন তাদের হয় দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে (এনএইচ ১৯) বা হাওড়া থেকে জিটি রোড দিয়ে আসা উচিত। আসানসোল জংশন রেলওয়ে স্টেশনের বাইরে ভাড়া করা গাড়ি, অটোরিকশা এবং সাইকেল রিকশা পাওয়া যায়। তবে গাড়ীর চালকেরা কেউই মিটারে যায় না। তাই গাড়ীতে চড়ার আগে কত ভাড়া দিতে হবে সে সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। কলকাতার ট্যাক্সিগুলির মতোই আসানসোলের অ্যাম্বাসেডর ট্যাক্সিগুলি হলুদ এবং নীল রঙ করা। ট্যাক্সিগুলি রেলওয়ে স্টেশন এবং নির্দিষ্ট কিছু স্থান থেকে সহজেই পাওয়া যায়। | নাম= ঘাঘর বুড়ি মন্দির| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= ঘাঘর বুড়ি| উইকিউপাত্ত=Q5555220 | বিবরণ=দেবী চন্ডীকে উৎসর্গ করা একটি ছোট মন্দির, এটি আসানসোলের প্রাচীনতম মন্দির। | নাম= ইস্কো ইস্পাত কারখানা| অন্য=বার্ণপুর স্টিল প্ল্যান্ট| ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=ইস্কো ইস্পাত কারখানা| উইকিউপাত্ত=Q5971377 | বিবরণ=স্টিল অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (সেল) দ্বারা পরিচালিত, ইস্কো ইস্পাত কারখানা পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম প্রধান ইস্পাত কারখানা। | নাম= সুশান্ত রায় ওয়াক্স মিউজিয়াম| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= বিদ্যাসাগর আর্ট গ্যালারি| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=আপনি এখানে নতুন মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা দেখতে পারেন। এটি ভালো সিনেমা হল। প্রায় ১৮০০ জন দর্শক আসন রয়েছে। | নাম=নেহেরু পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=দামোদর নদীর তীরে একটি সুন্দর পার্ক। নেহেরুর একটি ঢালাই লোহার মূর্তি এই পার্কে রয়েছে। পার্কে একটি খাবারের দোকান আছে। পার্কের ভিতরে একটি বড় পুকুর রয়েছে যেখানে বোটিং সুবিধা আছে। আপনি পার্ক থেকে বিহারীনাথ পাহাড়ের চমৎকার দৃশ্য দেখতে পারেন। | নাম=পানিফলার উষ্ণ প্রস্রবণ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় ৭ কিমি দূরে অবস্থিত | বিবরণ=নৌবিহারের জন্য একটি জলাশয় এবং ফুলের সুন্দর বাগান সহ একটি পিকনিক স্পট। | নাম=রবীন্দ্র ভবন| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=শতাব্দী পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= এখানে প্যাডেল বোটিং এবং শিশুদের জন্য কয়েকটি রাইডের সুবিধা রয়েছে। সন্ধ্যা কাটানোর জন্য এটি চমৎকার জায়গা। আসানসোল পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম একটি বড় বাজার। এখানে জামাকাপড়, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, খেলাধুলার জিনিসপত্র ইত্যাদি কেনার জন্য অনেক দোকান রয়েছে। | নাম= গ্যালাক্সি মল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= গ্যালাক্সি মলের আইলেক্স মাল্টিপ্লেক্স হল আসানসোলের প্রথম মাল্টিপ্লেক্স যেখানে বেশ আরামে সিনেমা দেখাতে পারেন। এখানে আপনি প্রায় সমস্ত নামী ব্র্যান্ডের পণ্যদ্রব্য পাবেন। | নাম= সেন্ট্রাম মল| অন্য ইউআরএল ইমেইল= আসানসোলে বড় হোটেলগুলিতে বার এবং রেস্তোরাঁ রয়েছে। এই এলাকার বেশিরভাগ ক্লাবেই ঔপনিবেশিক পুরানো আমলের আকর্ষণ রয়েছে। তবে এইসব ক্লাবে সদস্য এবং তাদের অতিথিদের জন্য প্রবেশ সীমাবদ্ধ। | নাম=অর্পন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=বার্নপুর রোড অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=চিত্রা সিনেমা সংলগ্ন। এখানে একটি বার আছে। | নাম=গঙ্গার হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=ধাবার মতন। এখানে বিলাসিতা নেই তবে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। বাঙালি খাবার সুস্বাদু ডাল''ও''আলুভাজা অবশ্যই খেয়ে দেখবেন। 'রুই' এবং 'চিতল মাছ' থেকে ইলিশ এবং ছোটো মাছ পাওয়া যায়। যারা মাংশ বা ডিমের ডালনা পছন্দ করেন তারা সেটি অর্ডার করতে পারেন। | নাম= গরম মশলা| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= জিটি রোড| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ= এটি একটি সম্পূর্ণ নিরামিষ এসি রেস্টুরেন্ট | ঠিকানা=বাস্তিন বাজার, জিটি রোড| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | নাম= হোটেল আকবর| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন 91 2204758| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম= হোটেল আরতি| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= ৭/১৬২ জিটি রোড, রাহা লেন| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন 91 2206455-58| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম= হোটেল আসানসোল তাজ| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= বিবি রোড, বকর আলী লেন| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন 91 2212075| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ঠিকানা= অতিথি কমপ্লেক্স, ১, জিটি রোড, হাটন রোড মোড়| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন 91 2201431| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম= হোটেল ক্লাসিক| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা= বাস্তিন বাজার| অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | ফোন 91 2206373| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= রাণী ময়নামতি প্রাসাদ ও মন্দির বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা জেলার বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়নের সাহেবের বাজার এলাকায় অবস্থিত। স্থানীয়ভাবে এটি রানী ‘ময়নামতি প্রাসাদ’ নামে পরিচিত। জানা যায় ১৯৮৮ সালের নাগাদ এর খনন কাজ শুরু হয় রানী ময়নামতির প্রাসাদে যেতে হলে প্রথমেই কুমিল্লা শহর আসতে হবে। ঢাকা থেকে ট্রেন বা বাসে কুমিল্লা যেতে পারবেন। কমলাপুর রেলওয়ে ষ্টেশন হতে চট্টগ্রামগামী মহানগর প্রভাতী/গোধূলী, উপকূল এক্সপ্রেস, তূর্ণা ও পাহারিকা এক্সপ্রেস ট্রেনে কুমিল্লা যাওয়া যায়। রাজধানীর সায়েদাবাদ বা কমলাপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে রয়্যাল কোচ, এশিয়া এয়ারকন, বিআরটিসি, প্রিন্স, এশিয়া লাইন, তৃষার মতো নন এসি বা এসি বাসে ঢাকা থেকে কুমিল্লা যেতে পারবেন। অথবা চট্টগ্রাম বা ফেনীগামী বিভিন্ন বাসে কুমিল্লা যাওয়া যায়। বাসভেদে ভাড়া লাগবে ১৭০ থেকে ৩০০ টাকা। বাস থেকে কুমিল্লার কোটবাড়ি বিশ্বরোড বা কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট গেইট নেমে অটোরিকশা দিয়ে ময়নামতি সাহেব বাজার এলাকার কাছে অবস্থিত রানী ময়নামতির প্রাসাদ যেতে পারবেন। রানী ময়নামতির প্রাসাদ যাওয়ার পথে মিয়ামি রিসোর্ট, জমজম হোটেল, হক ইন রেস্টুরেন্ট ও পিসি রেস্তোরার মতো বেশকিছু রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এছাড়াও কুমিল্লা শহরে ইরিশ হিল হাইওয়ে হোটেল, সৌদিয়া হোটেল, ঝাল বাংলা রেস্তোরা, হোটেল ময়নামতি, উজান হাইওয়ে, আনোয়ার হোটেল, সাকিব হোটেল এবং লিজা হোটেল সহ বিভিন্ন মানের অসংখ্য রেঁস্তোরা আছে। তবে অবশ্যই কুমিল্লার মনোহরপুরের মাতৃভাণ্ডারের বিখ্যাত রসমালাই ও রসগোল্লা, ভগবতীর পেড়া, মিঠাই এর মালাই চপ ও মাতৃভূমির মালাইকারির স্বাদ নিতে ভুলবেন না। কুমিল্লার অন্যান্য দর্শনীয় স্থান কুমিল্লার অন্যান্য দর্শনীয় স্থানের মধ্যে ময়নামতির ওয়ার সিমেট্রি, শালবন বিহার, আনন্দ বিহার ও বার্ড উল্লেখযোগ্য। নন্দন পার্ক বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অদূরে সাভার উপজেলায় অবস্থিত একটি বিনোদন কেন্দ্র। ঢাকার মিতঝিল বা গুলিস্থান থেকে বাসে যেতে সময় লাগবে প্রায় দুই ঘন্টা। হানিফ, সুপার ও আজমেরী বাস সার্ভিস যোগে নন্দন পার্কে যেতে পারবেন। আবাবিল পরিবহন মতিঝিল থেকে ছেড়ে গুলিস্থান, মগ বাজার, মহাখালি, বনানী উত্তরা, আশুলিয়া ইপিজেট হয়ে যায়। এছাড়াও আরো কিছু পরিবহনে চরে আপনি নন্দন পার্ক যেতে পারবেন ইতিহাস পরিবহন, ওয়েলকাম, বিআরটিসি বাস, লাল সবুজ এসি বাস, সাভার পরিবাহন, ঠিকানা, ঠিকানা এক্সপ্রেস। ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে ও যেতে পারবেন। নন্দন পার্কের সামনে প্রায় ১,৫০০ গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা। নন্দন পার্কটি সাজানো হয়েছে দেশি বিদেশী রাইডের সমন্বয়ে, আর্ষনীয় রাইডগুলোর মধ্যে রয়েছে ক্যাবল কার, ওয়েবপুল, জিপ গ্লাইড, রক ক্লাইমরিং, রিপলিং, মুন রেকার, কাটার পিলার, ওয়াটার কোষ্টার, আইসল্যন্ড, প্যাডেল বোট। এছাড়া রয়েছে ওয়াটার ওয়াল্ড। নন্দন পার্কে প্রবেশ টিকেটের মূল্যনন্দন পার্কে প্রবেশের জন্য বিভিন্ন রকম প্যাকেজ চালু আছে। পার্কে প্রবেশসহ দুই রাইডের মূল্য ২৯৫ টাকা, প্রবেশসহ ১০ রাইডের মূল্য ৪২৫ টাকা এবং প্রবেশসহ ওয়াটার ওয়ার্ল্ডের সমস্ত রাইডের টিকেটের মূল্য ৫২০ টাকা। এছাড়াও আরো বেশকিছু ফ্যামিলি প্যাকেজ চালু আছে। পার্কে ঢুকে নির্দিষ্ট অর্থ পরিশোধ করেও পছন্দের রাইড উপভোগ করতে পারবেন। নন্দন পার্কের রাইডগুলোর টিকেটের মূল্য ২০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ। এছাড়াও নন্দন পার্কে বছরের বিভিন্ন সময় টিকেটের উপর নির্দিষ্ট হারে ছাড়ের ব্যবস্থা থাকে। নন্দন পার্ক লিমিটেড কর্পোরেট অফিস ৯ এ, সোহরাওয়ার্দী এভিনিউ, বাড়িধারা, সাভার উপজেলা বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের ঢাকা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। ঢাকা জেলার সঙ্গে দেশের সকল অংশের সঙ্গে বাস যোগাযোগ আছে। জেলার প্রধান তিনটি বাস স্টেশন হচ্ছে গাবতলি, সায়েদাবাদ এবং মহাখালী থেকে সাভার উপজেলা যাওয়া যায়। * ফ্যান্টাসী কিংডম (এটি ঢাকা-আশুলিয়া মহাসড়কের পাশে জামগড়াতে অবস্থিত) নন্দন পার্ক এটি নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের পাশে বাড়ইপাড়াতে অবস্থিত। * মিনি চিড়িয়াখানা: এটি ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে সিনবি তে অবস্থিত। * বিলাস সিনেমা হল এটি সাভার বাজার রোডে অবস্থিত। এটি সাভার বাসস্ট্যান্ড হতে কিছুটা পশ্চিমে অবস্থান করছে। * সাভার সেনা অডিটরিয়াম এই সিনেমা হলটি নবীনগরে অবস্থান করছে। | নাম=জাতীয় স্মৃতিসৌধ অন্য=সাভার স্মৃতিসৌধ ইউআরএল ইমেইল= | নাম=জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় লেক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় লেক উইকিউপাত্ত=Q118116268 | বিবরণ=জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় লেক হলো ঢাকার সাভারে অবস্থিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে অবস্থিত কিছু লেকের সমষ্টি।এখানে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ২৬টি লেক রয়েছে। এই লেকগুলো হিমালয়ের উত্তরের দেশগুলো থেকে আগত অতিথি পাখির জন্য বিখ্যাত। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ সূত্র অনুসারে ১৯৮৬ সাল থেকে এখানে অতিথি পাখি আসা শুরু করে, প্রায় ১২৬টি দেশীয় ও ৬৯টি বিদেশি প্রজাতি মিলিয়ে মোট ১৯৫ প্রজাতির পাখি এই লেকসমূহে এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও বাংলাদেশ সরকারপক্ষ থেকে লেকগুলোকে অতিথি পাখিদের অভায়রন্য ঘোষণা করা হয়েছে। | নাম=মিলিটারি ফার্ম অরণ্যালয় মিনি চিড়িয়াখানা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | সময়সূচী=মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে বিকাল ৬টা এবং অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা (বাংলাদেশ সময় মূল্য=১০৳ হোমনা উপজেলা বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। হোমনা উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই ভাল। কুমিল্লা জেলা nowiki/>র হতে হোমনা উপজেলার সড়ক পথের দুরত্ব ৬৪ কিঃ মিঃ এবং রাজধানী ঢাকা হতে প্রায় ৬১ কিঃ মি দূরে হোমনা উপজেলার ভৌগলিক অবস্থান। বাস, জীপ, কার, লঞ্চ ও মাইক্রোবাস যোগে ঢাকা এবং কুমিল্লা থেকে হোমনা উপজেলায় আসা যায়। রাজধানী ঢাকা থেকে বাস যোগে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দুরে হোমনা উপজেলা অবস্তিত। নারায়নগঞ্জ, দাউদকান্দি, গৌরিপুর পার হয়ে তার পর হোমনা পৌছানো যায়। তাছাড়া ঢাকার সদর ঘাট কিংবা নারায়নগঞ্জ এর লঞ্চ ঘাট থেকে লঞ্চ যোগেও হোমনা আসা যায়। বিলোনিয়া হল ভারতের অঙ্গরাজ্য ত্রিপুরার দক্ষিণ জেলার এক শহর। এখানেই দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলার সদর দফতর। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দিক থেকে ত্রিপুরা রাজ্যের যে সমস্ত জায়গা আগে আছে, তার মধ্যে অন্যতম হল বিলোনিয়া। আর সেই কারণেই নিকট অতীতে রাজ্যের শাসনতান্ত্রিক পুনর্গঠনের সময় ত্রিপুরা দক্ষিণ জেলার সদর দফতর হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে এই বিলোনিয়াকে। সবুজে মোড়া টিলাতে অজস্র গাছগাছালিতে ভরা দেখে কবির ভাষায় বলাই যায়―‘সবুজের বনে এত টিয়া, জায়গাটা হল বিলোনিয়া’! ভ্রমণপিপাসুদের মধ্যে যাঁরা প্রকৃতি প্রেমিক/প্রেমিকা, তাঁদের কাছে অবশ্য গন্তব্য হল বিলোনিয়া। সুন্দরী ত্রিপুরার এক ঝলক পেতে হলে আপনাকে যেতেই হবে বিলোনিয়ায়। * ভারতের যে-কোনো জায়গা থেকে রেল ও বিমানপথে এখন ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় যাওয়া যায়। আগরতলা থেকে বাসে সরাসরি বিলোনিয়া। * বাংলাদেশ (ঢাকা) থেকে বাসে আগরতলা হয়ে বিলোনিয়া যাওয়া যায়। * আগরতলা থেকে চার চাকার ভাড়া গাড়িতে বিলোনিয়া আনুমানিক ১০০ কিলোমিটার। আগরতলা থেকে সড়কপথে দুভাবে বিলোনিয়া যাওয়া যায়। বিশালগড়, বিশ্রামগঞ্জ হয়ে বীরচন্দ্র মনু থেকে পাইখোলা দক্ষিণ ভারতচন্দ্র নগর হয়ে বিলোনিয়া; এই পথের দূরত্বও কম। আবার আগরতলা-সাব্রুম সড়ক ধরে বিশালগড়, বিশ্রামগঞ্জ, বীরচন্দ্র মনু, শান্তির বাজার হয়েও বিলোনিয়া যাওয়া যায়। তবে এটা ঘুরপথ। * দক্ষিণ ত্রিপুরার হেডকোয়ার্টার হওয়ার সুবাদে বিলোনিয়ায় থাকার হোটেল সহজলভ্য। এছাড়া উদয়পুরে ত্রিপুরা ট্যুরিজমের ‘গুণবতী যাত্রীনিবাস’ কিংবা আগরতলায় যে-কোনো হোটেলে থাকতে পারেন। * বিলোনিয়া বাজারের হোটেলে সব ধরনের খাবার পাওয়া যায়। * স্থানীয় দোকানে দক্ষিণ ত্রিপুরার তাঁতের বিভিন্ন পোশাক, ঝালর, সামিয়ানা, আর নজরকাড়া ত্রিপুরার বাঁশের হস্তশিল্পের নানা জিনিস পেয়ে যাবেন। উদয়পুর ভারত রাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অঙ্গরাজ্য ত্রিপুরার নবগঠিত গোমতী জেলার অন্তর্গত ছোট্ট নগর। উদয়পুর গোমতী জেলার সদর দফতর। পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ছোটো কিন্তু খরস্রোতা নদী গোমতী। আর এই নদীর নামানুসারেই জেলার নামটিও গোমতী। ভারতের আরেক রাজ্য রাজস্থানেও এক উদয়পুর আছে। বিশ্বের পর্যটন মানচিত্রে রাজস্থানের নাম বেশ আগেই আছে। তবে ত্রিপুরার উদয়পুরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও আপনাকে মুগ্ধ করবে! অতি সম্প্রতি ভারতীয় রেল মানচিত্রে উদয়পুর জায়গা করে নিয়েছে। কী নেই এখানে? ত্রিপুরাসুন্দরীর মন্দির, জগন্নাথ দিঘি, মহাদেব দিঘি ইত্যাদি। * কলকাতা অথবা ঢাকা থেকে কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাসে আগরতলা। আগরতলা থেকে সাধারণ/বাতানুকূল বাসে উদয়পুর ৪৫ কিলোমিটার পথ। * কলকাতা থেকে বিমানে আগরতলা। আগরতলা থেকে রেল, বাস অথবা চার চাকার ভাড়া গাড়িতে উদয়পুর। * উদয়পুরের 'গুণবতী যাত্রী নিবাস' ত্রিপুরা ট্যুরিজমের একটা ইউনিট। আগরতলা থেকে বুকিং করা যায়। * এছাড়া উদয়পুরে অনেক প্রাইভেট হোটেল পেয়ে যাবেন। * উদয়পুরে বাঙালির মাছ-ভাত, কিংবা অন্যান্যদের জন্যে চিনা, দক্ষিণ অথবা উত্তর ভারতের সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। * গোমতী জেলার হেড কোয়ার্টার উদয়পুর থেকে দক্ষিণ ত্রিপুরার নানা হস্তশিল্পের কাজ কিনতে ভুলবেননা যেন! এই টেমপ্লেটটি একটি নিবন্ধের নিচে যুক্ত যা অন্য নিবন্ধে একত্রিত করা প্রয়োজন। নিম্নরূপ টেমপ্লেট ব্যবহার করুন: প্রথম প্যারামিটারটি নির্দেশ করবে যে পৃষ্ঠাটি কোন নিবন্ধের সাথে একীকরণ করা উচিত। একত্রিত হওয়ার কারণ নির্দিষ্ট করতে একটি ঐচ্ছিক দ্বিতীয় প্যারামিটার ব্যবহার করা যেতে পারে: এই টেমপ্লেটটি বিষয়শ্রেণী:নিবন্ধ একত্রীকরণ প্রয়োজন নিবন্ধ যুক্ত করে। কোনো ব্যাখ্যা ছাড়াই একত্রীকরণ করার জন্য ট্যাগ করা নিবন্ধগুলিকে Category:Articles to be merged without explanations এ যোগ করা হয়েছে। ["edit-on-wikidata উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন" এই টেমপ্লেটটিকে একটি নিবন্ধের নিচে যুক্ত করুন যার প্রতিলিপি সংশোধন প্রয়োজন৷ ব্যবহৃত প্রতিলিপিকরণ পদ্ধতি নির্দেশ করে একটি পরামিতি টেমপ্লেটে যোগ করা উচিত। কিছু সাধারণ ভাষার উদাহরণ: * প্রবন্ধগুলির জন্য গুরুতর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রয়োজন, সবচেয়ে খারাপ আপত্তিকর পরিচ্ছেদগুলি মুছে ফেলার পরে বা পুনলিখনের পরে, পাঠকদের সতর্ক করার জন্য নিবন্ধের শীর্ষে যুক্ত করুন। * সম্পূর্ণ নিবন্ধের পরিবর্তে নির্দিষ্ট পরিচ্ছেদ চিহ্নিত করতে, পরিচ্ছেদের শীর্ষে যুক্ত করুন। যদি সম্ভব হয় তবে নিজেই পরিষ্কার করুন। এই টেমপ্লেটটি বিষয়শ্রেণী:অচল তথ্য সহ নিবন্ধ সহ নিবন্ধ যুক্ত করে। এই টেমপ্লেটটি সাধারণ প্রকৃতির বিজ্ঞপ্তির জন্য ব্যবহৃত হয়। এটিতে অন্তর্নির্মিত নামস্থান স্বীকৃতি রয়েছে, তাই এটি সমস্ত নামস্থানে ব্যবহার করা যেতে পারে এবং সেই অনুযায়ী এর শৈলী মানিয়ে নেবে। উপরের কোডটি ফিরে আসা উচিত: এটি একটি টেমপ্লেট যা গন্তব্য নিবন্ধের জন্য চিত্র মানচিত্র কোড লুকানোর জন্য নকশা করা হয়েছে। এখানে আমরা প্রধান পাতার (এবং আবিষ্কার পাতায়) বৈশিষ্ট্যযুক্ত ভবিষ্যতের আবিষ্কারের তথ্যগুলিতে সহযোগিতা করি৷ * ন্যূনতম nowiki সংযোগ nowiki> যে নিবন্ধটি প্রশ্নবিদ্ধ সত্য ধারণ করে। ঘটনাটি অবশ্যই উইকিভ্রমণ নিবন্ধ থেকে নেওয়া উচিত। * প্রাসঙ্গিক চিত্র প্রতি তিনটির মধ্যে একটির জন্য প্রয়োজন। নিম্নলিখিত বিন্যাস সহ সেগুলির প্রশ্নে সত্যটির উপরে স্থাপন করা উচিত: এই চিত্রের সাথে সম্পৃক্ত আকর্ষণীয় তথ্য এখানে দিন। [[উইকিভ্রমণ:অপসারণ ভোটাভুটি সংগ্রহশালা আলোচনা। দুটি জিনিস লক্ষ্য করুন: ১) আলোচনাগুলি যে মাসে অপসারণ করা হয়েছিল অথবা যখন নিবন্ধটি রাখার দৃঢ় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল) সেই মাস অনুসারে নিচে সংরক্ষণ করা হয়েছে, যখন অপসারণ ভোটাভুটি আলোচনা শুরু হয়েছিল তখন নয়। এটি যাতে তথ্য অপসারণ লগের সাথে আরও ঘনিষ্ঠভাবে সারিবদ্ধ হয় (তাই যদি লগটি বলে যে ডিসেম্বর ২০২২-এ একটি অপসারণ হয়েছে, আপনি আলোচনাটি দেখতে সরাসরি ডিসেম্বর ২০২২ সংরক্ষণাগারে যেতে পারেন)। উইকিভ্রমণকে সুসংগঠিত ও সামঞ্জস্যপূর্ণ রাখার জন্য, একটি বিষয় কখন তার নিজস্ব নিবন্ধ পায় সে সম্পর্কে নির্দেশিকা রয়েছে। এই ক্ষেত্রে, দুটি প্রতিযোগী নীতি রয়েছে: সুতরাং, কোন বিষয়গুলির নিজস্ব নিবন্ধ থাকা উচিত এবং কোনটির উচিত নয় তার জন্য এখানে কিছু মোটামুটি নির্দেশিকা রয়েছে৷ এখানে কোনোকিছুই পাথরে খোদাই করা নেই, তবে এই নির্দেশিকার ব্যতিক্রমের ক্ষেত্রে যৌক্তিক ন্যায্যতা থাকা উচিত। জিজ্ঞাসা করা "আপনি সেখানে রাত্রীযাপন করতে পারেন একটি নির্দেশিকা''। যুক্তিসঙ্গত আকারের পাতাগুলিতে অঞ্চলটির একটি নির্দিষ্ট বিভাজন গন্তব্যের জন্য অর্থপূর্ণ হতে পারে, তবে একটি হোটেল ব্যতীত একটি নিবন্ধ ছেড়ে দিন। সেটা ঠিক আছে। যেখানে একটি জেলায় কোনো বাসস্থান নিরাপদ বা পরিষ্কার নয়, কেবল এটি উল্লেখ করুন এবং এগিয়ে যান। মহাদেশ যেমন আফ্রিকা উইকিভ্রমণ:মহাদেশ নিবন্ধ টেমপ্লেট ব্যবহার করে বিন্যাস করা হয়েছে)। মহাদেশীয় বিভাগ যেমন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া উইকিভ্রমণ:অঞ্চল নিবন্ধ টেমপ্লেট ব্যবহার করে বিন্যাস করা হয়েছে)। দেশ যেমন ব্রাজিল উইকিভ্রমণ:দেশ নিবন্ধ টেমপ্লেট ব্যবহার করে বিন্যাস করা হয়েছে)। অঞ্চল যেমন নরমান্ডি উইকিভ্রমণ:অঞ্চল নিবন্ধ টেমপ্লেট ব্যবহার করে বিন্যাস করা হয়েছে)। জাতীয় উদ্যান যেমন ইয়োসেমাইট জাতীয় উদ্যান উইকিভ্রমণ:উদ্যান নিবন্ধ টেমপ্লেট ব্যবহার করে বিন্যাস করা হয়েছে)। গ্রামাঞ্চল যেমন তুর্কু পল্লী শহরের বিপরীতে উইকিভ্রমণ:গ্রামীণ অঞ্চল নিবন্ধ টেমপ্লেট ব্যবহার করে বিন্যাস করা হয়েছে)। শহর যেমন টোকিও উইকিভ্রমণ:বিশাল শহর নিবন্ধ টেমপ্লেট ব্যবহার করে বিন্যাস করা হয়েছে)। কিছু ছোট গ্রাম এবং গ্রামগুলিকে একত্রিত করে এবং পুনঃনির্দেশিত করে, একটি কাছাকাছি শহরের জন্য নিবন্ধে তালিকা একত্রিত করে বা বেশকয়েকটি গ্রামকে একত্রিত করে সবচেয়ে ভালভাবে পরিচালনা করা যেতে পারে। উপরন্তু, নিম্নলিখিত বিভাগের নিবন্ধগুলিকে তাদের নিজস্ব নিবন্ধ দেওয়া হয়েছে: আমাদের কাছে এমন কিছু অতিরিক্ত নিবন্ধের প্রকার রয়েছে যা অন্য কোথাও খাপ খায় না। খোয়াই হল ভারত রাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অঙ্গরাজ্য ত্রিপুরার নবগঠিত খোয়াই জেলার সদর দফতর এবং এক পর্যটন কেন্দ্র। জেলার নামটি খোয়াই, আবার নদীর নামও খোয়াই। খোয়াই নদীর অববাহিকায় নবগঠিত জেলা খোয়াই এক সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশে মনোরম। একসময় প্রত্যন্ত অঞ্চল ছিল; নতুন জেলা হওয়ার পর খোয়াইয়ের গুরুত্ব অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। * কলকাতা অথবা ঢাকা থেকে কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাসে আগরতলা। আগরতলা থেকে সাধারণ/বাতানুকূল বাসে খোয়াই আনুমানিক নব্বই কিলোমিটার পথ। * কলকাতা থেকে বিমানে আগরতলা। আগরতলা থেকে বাস অথবা চার চাকার ভাড়া গাড়িতে রেশমবাগান, চম্পকনগর, তেলিয়ামুড়া, মোহরছড়া, কল্যাণপুর, চেবরি, সোনাতলা হয়ে খোয়াই। * ভারতের সমস্ত জায়গা থেকে রেল যোগাযোগ হয়েছে ত্রিপুরার। অসম থেকে লামডিং, ধর্মনগর, কুমারঘাট হয়ে আগরতলা রুটে তেলিয়ামুড়া স্টেশনে নেমে বাস কিংবা চার চাকায় খোয়াই। * ত্রিপুরেশ্বরী হোটেল কাম লোজিং * নবগঠিত জেলা হওয়ার সুবাদে খোয়াইতে এখন থাকা-খাওয়ার কোনো অসুবিধে নেই। * খোয়াইতে বাঙালির মাছ-ভাত, কিংবা অন্যান্যদের জন্যে চিনা, দক্ষিণ অথবা উত্তর ভারতের সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায়। * খোয়াই বেড়ানোর স্মৃতিস্বরূপ স্থানীয় নানা হাতের কাজ ও ত্রিপুরার হস্তশিল্পের নমুনা অবশ্যই সংগ্রহ করবেন। এই নিবন্ধটি খুলনা বিভাগের তিনটি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যকে কভার করে, যার মধ্যে রয়েছে সুন্দরবন দক্ষিণ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, সুন্দরবন পূর্ব বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এবং সুন্দরবন পশ্চিম বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। ভারতের অংশটি সুন্দরবন (পশ্চিমবঙ্গ নিবন্ধে রয়েছে। উদ্যানটি সামুদ্রিক যাযাবর জেলে পরিবারগুলিরও আবাসস্থল যারা প্রশিক্ষিত ভোঁদড় ব্যবহার করে মাছ ধরে। * অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি — শীত, ঠান্ডা এবং নাতিশীতোষ্ণ * মার্চ থেকে মে — গ্রীষ্ম, গরম এবং আর্দ্র * জুন থেকে সেপ্টেম্বর — বর্ষা ঋতু, আর্দ্র এবং ঝড়ো হাওয়া ঢাকা ও খুলনা থেকে সাফারি পাওয়া যায়। এই ভ্রমণগুলি দিনব্যপী থেকে শুরু করে এক সপ্তাহ পর্যন্ত হয়ে থাকে এবং সম্ভবত সুন্দরবনের অভিজ্ঞতার মধ্যে সেরা উপায়। কিছু সংস্থা প্যাকেজ ট্যুর সরবরাহ প্রস্তাব করে থাকে: | নাম=এভার গ্রিন ট্যুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=কেডিএ বিল্ডিং, শিববাড়ির মোড়, খুলনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= ডিসেম্বর ২০১৮ অনুযায়ী, ৩-৪ দিনের ভ্রমণের মূল্য প্রায় ১৫-২০০০০/জন প্রতি। মুন্সীগঞ্জ-সাতক্ষীরা, মংলা বা খুলনা থেকে আপনার নিজের ভ্রমণের আয়োজন করা সম্ভব। এক্ষেত্রে খুলনার বিভাগীয় বন অফিস থেকে একটি অনুমতি প্রয়োজন। ভ্রমণের অনুমতি হাতে থাকলে, মংলা বা ধাংমারী থেকে নৌকা ভাড়া করে হিরণ পয়েন্টে যাওয়া সম্ভব। হিরন পয়েন্ট থেকে আপনাকে উদ্যানে প্রবেশের জন্য একজন গাইড ভাড়া করতে হবে। মংলা থেকে দিনের ট্রিপ খুব আকর্ষণীয় নয়, এবং সম্ভবত এটি এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। একটি নৌকার ভাড়া দরদাম করার পরে আপনাকে সম্ভবত করমজল বন্যপ্রাণী কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হবে, যেখানে কিছু হরিণ, বানর, ক্রোক এবং খাঁচায় বন্দি সাপ রয়েছে। তবে আপনি নিশ্চয়ই এইভাবে বিষণ্ণ প্রাণী এবং উচ্ছৃঙ্খল বাংলাদেশীদের ভীড়ে একটি চিড়িয়াখানা দেখতে আসেননি। করমজল যেতে মাঝিরা ২০০ টাকার কম নেয় না। বাধ্যতামূলক অনুমতির জন্য আবেদন করার স্থান হল: | নাম=বিভাগীয় বন অফিস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা=সার্কিট হাউস রোড, খুলনা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= সুন্দরবনের বিভিন্ন পর্যটন স্থান ভ্রমণের জন্য নৌকার উপর নির্ভর করতে হয়। আপনি আপনার ব্যক্তিগত নৌকা ভাড়া করতে পারেন কিন্তু সেক্ষেত্রে খরচ বেশি পড়বে। যাইহোক, যদি আপনি নিজে ঘুরে বেড়াতে চান তবে একজন গাইড ভাড়া করতে ভুলবেন না অন্যথায় সুন্দরবনের জলপথগুলি একে অপরের সাথে এতটাই মিল যে আপনার নৌকাটি একটি চক্কর দিলেও আপনি একজন অভিজ্ঞ গাইডের সাহায্য ছাড়া পার্থক্য করতে পারবেন না)। | নাম=কটকা সমুদ্র সৈকত অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=কটকা সমুদ্র সৈকত উইকিউপাত্ত=Q55232156 | বিবরণ=কটকা সমুদ্র সৈকতের বেলাভূমিতে প্রচুর লাল কাঁকড়ার দেখা পাওয়া যায়। | নাম করমজল পর্যটন কেন্দ্র অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বিভিন্ন ধরনের বন্যপ্রাণী দেখার জন্য একটি বন স্টেশন। | নাম=তিনকোনা দ্বীপ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বন্যপ্রাণী দেখার জন্য আরেকটি জনপ্রিয় স্থান। | বিবরণ=এখানে একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ার রয়েছে, যেখান থেকে সুন্দরবনের কিছুটা অংশে একসাথে দেখা যায়। | নাম দুবলার চর অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=সুন্দরবন এলাকার মধ্যে ছোট্ট একটি চর হচ্ছে দুবলার চর। এখানে মাছ ধরা সম্ভব। চরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া নদী বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে। | উইকিপিডিয়া=মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত উইকিউপাত্ত=Q55232250 | বিবরণ=সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের একমাত্র দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। | নাম=হিরন পয়েন্ট অন্য=নীলকমল ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=সুন্দরবনের দক্ষিণাংশের একটি সংরক্ষিত অভয়ারণ্য, যা বাঘ এবং অন্যান্য বন্যপ্রাণী দেখার জন্য দুর্দান্ত একটি সুন্দর স্থান। এখানে কাঠের তৈরি রাস্তায় হেঁটে হরিণ, বানর, গুইসাপ ও কুমির দেখা পাওয়া যায় এবং মাঝে মাঝে বেঙ্গল টাইগারের দেখা মিলে। | নাম হাড়বাড়িয়া ইকো-পর্যটন কেন্দ্র অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=খুলনা থেকে ৭০ কিলোমিটার এবং মংলা বন্দর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পর্যটন গন্তব্যস্থল পরিদর্শন ছাড়াও, আপনি স্থানীয় লোকেদের জীবনধারা দেখতে এবং তাদের জীবন সম্পর্কে একটি অন্তর্দৃষ্টি পেতে তাদের সাথে কথা বলতে কাছাকাছি গ্রামে কিছু সময় ব্যয় করতে পারেন। * রয়েল বেঙ্গল টাইগারের চোয়াল থেকে এপ্রিল-মে মাস পর্যন্ত বন্য মধু সংগ্রহ। এই অনন্য এবং বিরল মধু ঔষধি গুণাবলীর জন্য অত্যন্ত মূল্যবান এবং স্থানীয় জনগণের আয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। * হস্তনির্মিত সামগ্রী যা বাড়িতে ফিরিয়ে আনার জন্য দুর্দান্ত স্মৃতিচিহ্ন তৈরি করে। এই সামগ্রীগুলি ঐতিহ্যগত কৌশল এবং স্থানীয় উপকরণ যেমন বাঁশ, কাঠ এবং কাদামাটি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। সুন্দরবনের দর্শনার্থীরা এই সামগ্রীগুলি বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের জন্য স্যুভেনির বা উপহার হিসেবে কিনতে পারেন। এই হস্তনির্মিত সামগ্রীগুলি সুন্দরবনের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে প্রতিফলিত করে এবং স্থানীয় জনগণের চতুরতা এবং সৃজনশীলতার প্রমাণ রাখে। যারা সুন্দরবনের স্থানীয় রন্ধনপ্রণালী উপভোগ করতে চান, তাদের জন্য জলের তাজা মাছ থেকে তৈরি খাবারগুলি পরখ করার সুপারিশ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে চিংড়ি, কাঁকড়া, ইলিশ, ভেটকি, পাঙ্গাস, পার্টসে, বোয়াল, রুহু বা কাতলার মতো বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক মাছ। উপরন্তু, এলাকার অনেক লজের নিজস্ব কিচেন গার্ডেন আছে যেখানে অতিথিরা বিভিন্ন ধরনের তাজা পণ্যের নমুনা নিতে পারেন। তাজা সামুদ্রিক খাবার এবং স্থানীয়ভাবে সংগৃহীত ফল এবং সবজির এই সংমিশ্রণ ভ্রমণকারীদের একটি অনন্য এবং স্বাদযুক্ত খাবারের অভিজ্ঞতা প্রদান করবে। | নাম=কারিতাস রেস্ট হাউস অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=হোটেল বিসমিল্লাহ (আবাসিক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=সিএসএস রেষ্ট হাউজ অন্য ইউআরএল ইমেইল= যদিও একজন পর্যটক হিসেবে স্থানীয় বন্যপ্রাণীদের কাছ থেকে আপনার কোন বিপদের সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা নেই, তবে এটি জানানো বুদ্ধিমানের কাজ যে পৃথিবীর সবচেয়ে সম্ভাব্য বিপজ্জনক প্রাণীদের মধ্যে দুটি সুন্দরবনের মধ্যেই বাস করে। সুন্দরবনই একমাত্র জায়গা হিসেবে সুপরিচিত যেখানে বেঙ্গল টাইগাররা এখনও মানুষ শিকার করে এবং তারা নিয়মিতই তা করে থাকে। এই শিকার সবসময় স্থানীয় যারা সুন্দরবনের মধ্যে বসবাস করে এবং বেঁচে থাকার জন্য তাদের উপর নির্ভর করে। তাই স্থানীয়দের মধ্যে এই ঝুঁকি রয়েছে। গড় পর্যটকদের জন্য খুব কম ঝুঁকি রয়েছে। এখানে সাপ রয়েছে, তবে প্রাথমিকভাবে তারা হয় লাজুক বা নিশাচর, যদি না আপনি একা ঝোপের মধ্যে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন তবে আপনার খুব বেশি চিন্তা করার দরকার নেই। এই প্রকল্পে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করছি, এ পরিবেশটি আপনার ভালো লাগবে আর উইকিভ্রমণকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। উইকিভ্রমণে নতুন হিসেবে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন হলে এগুলো দেখতে পারেন: আপনাকে আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডের সাথে বহুলাংশে মিলে যাওয়া বেশকয়েকটি মহাসড়ক রয়েছে। এই যাত্রাপথটি হাওড়া থেকে কাবুল পর্যন্ত ব্রিটিশ আমলের গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডকে কভার করে। এখানে পূর্ব থেকে পশ্চিমে ভ্রমণপথ উপস্থাপন করা হয়েছে। ভারতের রাজ্য মহাসড়কগুলি তাদের আইএসও সংক্ষিপ্ত রূপ দ্বারা উল্লেখ করা হয়, যেমন ডব্লিউবি ১৩ মানে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সড়ক ১৩। রুটটি হাওড়া থেকে শুরু হয় এবং উত্তর-পূর্ব দিকে এবং তারপর হুগলি নদীর ধারে বিভিন্ন শহরে চলে গেছে। এর পরে, এটি উত্তর-পশ্চিমে গ্রামীণ হুগলি এবং রাহ অঞ্চলে মোড় নেয়। এখানে, রাস্তাটি ডব্লিউবি ৬, ডব্লিউবি ১৩ এবং এনএইচ ১৯-এর সাথে মিলে যায়। অমৃতসরের পরে, ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত অতিক্রম করতে হবে, যা দেশভাগের পর থেকে বহুবার বন্ধ এবং পুনরায় চালু হয়েছে, তাই আগে থেকেই জেনে নিন। জিটি রোডটি ওয়াঘা এ এই সীমানা অতিক্রম করে, এবং এটিই সাধারণত একমাত্র স্থান যেখানে রাস্তা দিয়ে পারাপারের অনুমতি দেওয়া হয়। গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডের পাশে অসংখ্য ধাবা রেস্তোরাঁ) রয়েছে। অন্যান্য দেশে ট্রাক স্টপের মতো, এগুলি সাধারণত মাঝারি দামের খাবার পরিবেশন করে থাকে এবং আপনি প্রায়শই ভালগুলি চিনতে পারেন কারণ যেগুলিতে খুব ভীড় থাকে। সাধারণত এই খাবারে ভ্রমণকারীদের ডায়রিয়া হবার সম্ভাবনা নেই, কারণ এগুলো গরম রাখা হয় এবং ব্যস্ত জায়গায় বেশিক্ষণ রাখা হয় না, তবে অনেকের কাছে এগুলির বেশিরভাগই খুব মশলাদার হতে পারে। এই সমস্ত স্থানে নিরামিষভোজীদের জন্যও খাবারের বিকল্প রয়েছে, সর্বদা রুটি ডাল মসুর) এবং ভাত, অন্যান্য রুটি এবং শাকসবজি বা পানির''ের তরকারি। বেশিরভাগই খাসি, মুরগি বা কখনও কখনও ছাগলের মাংশ সরবরাহ করে। কেননা গরুর মাংস হিন্দুদের জন্য নিষিদ্ধ অন্যদিকে মুসলমানদের জন্য শুকরের মাংস, তাই এগুলো সাধারণত পাওয়া যায় না। এই পথের কিছু অংশ আফগানিস্তানে রয়েছে যা ২০২৩ সালের প্রথম দিকে বেশ অনিরাপদ হয়ে উঠে। পাকিস্তানের সীমান্ত অঞ্চল খাইবার পাখতুনখোয়া]]ও ঝুঁকিপূর্ণ। বিস্তারিত জানার জন্য, লিঙ্ক করা নিবন্ধগুলি দেখুন। কারাকোরাম মহাসড়ক পাকিস্তান থেকে পশ্চিম চীনের কাশগর পর্যন্ত চলে গেছে। সেখানে যেতে রাওয়ালপিন্ডি থেকে শুরু করা যেতে পারে, যা জিটি রোডে রয়েছে হ্যালো. আমার ব্যক্তিগত এন্ট্রি দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ. আমার নাম Roxix44146. আমি উচ্চ শিক্ষায় আমার পড়াশোনা শেষ করেছি এবং আমি ইংরেজি ও বাংলায় কথা বলি। একজন পাঠক হিসাবে, আমি আমার জ্ঞানের ভিত্তিতে অবদান রাখার সিদ্ধান্ত না নেওয়া পর্যন্ত অনলাইন এনসাইক্লোপিডিয়ার পুরো প্রকল্পে মুগ্ধ ছিলাম। এই বিষয়শ্রেণীতে অ-পূর্বনির্ধারিত আকার সহ মানচিত্র সহ নিবন্ধ রয়েছে। এই নিবন্ধগুলিতে অ-পূর্বনির্ধারিত প্রান্তিককরণ সহ একটি গতিশীল মানচিত্র রয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় কেপ টাউনের স্থানীয় নাম "মাদার সিটি"। অধিক ব্যবসা ভিত্তিক জোহানেসবার্গ শহরের তুলনায় এটি তার স্বস্তিদায়ক এবং অবসর পরিবেশের জন্য পরিচিত। দক্ষিণ আফ্রিকার অন্যান্য অংশের তুলনায় কেপ টাউনও স্পষ্টতই "পশ্চিম" দিকে । মূল ওলন্দাজ বসতি, এবং বর্তমান শহরের কেন্দ্রস্থল, আফ্রিকানদের স্ট্র্যান্ড স্ট্রিট বিচ স্ট্রিট"-এর দক্ষিণ-পশ্চিমে, যেহেতু এটি ১৭ শতকে মূল জলের সীমানা অনুসরণ করেছিল। তারপর থেকে, কয়েক শতাব্দীর ল্যান্ডফিল ক্রমাগতভাবে উপকূলরেখাকে প্রায় ১,২০০ মিটার (৩,৯০০ ফুট) উত্তর-পূর্বে বর্তমান অবস্থানে নিয়ে এসেছে। পুরানো শহরের কেন্দ্রটি লং স্ট্রিট সেন্ট জর্জেস মল এবং অ্যাডারলি স্ট্রিটের মতো পথগুলি দ্বারা বিভক্ত করা হয়েছে এবং এটি প্রায় দক্ষিণ-পশ্চিমে কোম্পানি গার্ডেন, পূর্বে গুড হোপ ক্যাসেল এবং উত্তর-পশ্চিমে সিগন্যাল হিলের ঢাল দ্বারা আবদ্ধ। ১৯ শতকের সময়, এই ঢালগুলিতে কেপ টাউনের মালয় মুসলিম জনসংখ্যারা বসতি স্থাপন করেছিল, তৈরি করেছিল বো-কাপ এলাকা, যার অর্থ "কেপের উপরে" বা "উচ্চ কেপ" বোঝায়। ১৯৮১ সালে ক্রমবর্ধমান বিমান চলাচল উপশম করার জন্য পুনরুদ্ধার করা জমিতে চালু হয়েছিল যা তখন শহরের কাছাকাছি পায়া লেবার বিমানবন্দর ছিল। চাঙ্গি বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ততম, এবং ধারাবাহিকভাবে বিশ্বের শীর্ষ তিনটি সেরা বিমানবন্দরে মধ্যে একটি। ট্রানজিটে থাকাকালীন যাত্রীরা এখানে বাড়ির অনুভূতি বোধ করে, এখানে সাধারণত বিমানবন্দরে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সুবিধা রয়েছে। এয়ার-সাইড গার্ডেন এবং শিল্পকর্মগুলি চোখকে প্রশান্তি দেয়, একটি ম্যাসাজ পার্লার এবং স্পা পেশীগুলিকে শিথিল করে, টার্মিনাল ১-এ একটি সুইমিং পুল শরীরকে ফিট রাখতে সাহায্য করে, অন্যদিকে একটি সিনেমা এবং বিশাল টেলিভিশন স্ক্রিন দৃশ্যমান বিনোদন প্রদান করে৷ এমনকি প্রজাপতি বাগান এবং কৈ কার্প পুকুর রয়েছে! ২০১৯ সালে জুয়েল চাঙ্গি নামক একটি প্রকৃতি-থিমযুক্ত মল, টার্মিনাল ভবনগুলির কাছে স্ম্যাক ড্যাব করে তার দ্বার উন্মুক্ত করেছে এবং এতে একটি খুচরা ও রেস্তোরাঁর স্বর্গ, সেইসাথে দর্শনীয় উঁচু বাগান এবং বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু অভ্যন্তরীণ জলপ্রপাত রয়েছে, যা শুধু বিমানবন্দর আগত যাত্রীদের কাছেই নয়, দ্বীপরাষ্ট্রের অন্যান্য অংশে বসবাসকারী স্থানীয়দের কাছেও দারুন বিষয়। চাঙ্গির চারটি টার্মিনাল রয়েছে, যাদেরকে টি১, টি২, টি৩ এবং টি৪ বলা হয়। টার্মিনাল ১, ২, এবং ৩ একটি ঘোড়ার নালের আকৃতিতে সংযুক্ত, তবুও তাদের নির্মাণ সমাপ্তির সময়ের ক্রম অনুসারে সংখ্যাযুক্ত। এইভাবে, টার্মিনাল ১ বাম দিকে টার্মিনাল ৩ এবং ডানদিকে ২-এর মধ্যে স্যান্ডউইচ করা হয়েছে। টার্মিনাল ৩-এর গেট এ২১ থেকে টার্মিনাল ২-এ গেট এফ৬০ পর্যন্ত অন্তত ৫ কিলোমিটারের হাঁটা পথ; আপনাকে হাইকিং এড়াতে, ফ্রি স্কাইট্রেন শাটলগুলি এই টার্মিনালগুলিকে একত্রে সংযুক্ত করে এবং টি১ এবং টি২-এর মধ্যে শাটলটি নিজেই একটি আকর্ষণ কারণ এটি জুয়েল জলপ্রপাতের ঠিক পাশে দিয়ে যায়৷ আপনি ইমিগ্রেশনের মধ্য দিয়ে না গিয়ে ট্রান্সফার করতে স্কাইট্রেন ব্যবহার করতে পারেন বা ব্যবহার করতে পারেন। তবে টার্মিনাল ৪ একটি পৃথক এলাকায় অবস্থিত এবং পূর্বের তিনটি টার্মিনালের সাথে আন্তঃসংযুক্ত নয়। সেখানে স্থানান্তর করতে, আপনাকে অবশ্যই টার্মিনাল ১ বা ৩-এর প্রস্থান স্তরের বাইরে থেকে বাসটি নিতে হবে, অথবা যদি আপনি এয়ারসাইড থেকে সংযোগ করছেন তবে টার্মিনাল ১-এ গেট সি২১। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটগুলি টি১, টি২ বা টি৩-এ পৌঁছায় তা নির্বিশেষে তারা যেখান থেকে আসছে; যদি আপনার বন্ধুরা আপনাকে নিতে আসে, তাহলে তাদের বিমানবন্দরের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফ্লাইট তথ্য সিস্টেম চেক করতে বলুন। ট্রানজিটের জন্য, আপনার পরবর্তী বোর্ডিং পাস সংগ্রহ করার জন্য প্রতিটি কনকোর্সে একটি বিশিষ্ট স্থানান্তর ডেস্ক রয়েছে। আপনার ফ্লাইটের জন্য বোর্ডিং পাস কোথায় পুনরুদ্ধার করতে হবে সে সম্পর্কে তথ্যের জন্য টিভি স্ক্রীন দেখুন। বিমানবন্দরের মধ্যে কোন বোর্ডিং কল করা হয় না এবং বোর্ডিং গেটগুলি সাধারণত যাত্রার ১০ মিনিট আগে বন্ধ হয়ে যায় । অন্যান্য বিমানবন্দরের মতন, প্রধান টার্মিনালের আকাশপথে যাত্রীদের প্রস্থান এবং আগমনের জন্য আলাদা কোন জোন নেই, তাই আগত যাত্রীরা যদি পাসপোর্ট নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তাড়াহুড়ো না করে তবে তারা কেনাকাটা করতে এবং খাওয়ার জন্য মুক্তভাবে ঘুরে বেড়াতে পারেন। উপরন্তু, আপনি যদি লাগেজ চেক না করেন, আপনি যেকোনো টার্মিনালে পাসপোর্ট নিয়ন্ত্রণ শেষ করতে পারেন; সংশ্লিষ্ট ফ্লাইটের গেটে নিরাপত্তা পরীক্ষা করা হয়। তবে অভিবাসনের পর টার্মিনাল ৪-এ, কেন্দ্রীভূত নিরাপত্তা স্ক্রীনিং করা হয়। চাঙ্গি বিমানবন্দর হল ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) রেল ব্যবস্থার পূর্ব-পশ্চিম লাইনের টার্মিনাস। যদিও যাত্রীদের লক্ষ্য করেই এমআরটি সস্তা করা হয়েছে: কোনও এক্সপ্রেস পরিষেবা নেই, এবং নৈমত্যিক কমিউটার ট্রেনগুলি লাগেজ স্টোরেজ ছাড়াই চলাচল করে (যদিও অনেক ট্রেনের সেটে লাগেজ সহ অতিরিক্ত দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীদের জন্য আসনের জায়গায় হ্যান্ড্রেল ইনস্টল করা আছে এবং ভিড়ের সময় এগুলিতে অতিরিক্ত ভিড় হতে পারে (শহরের দিক থেকে সকাল, বিমানবন্দরের দিকে থেকে সন্ধ্যা)। কিন্তু আপনি যদি তাড়াহুড়ো না করেন, এবং সাথে খুব বেশি লাগেজ না রাখেন বা কোনো স্টেশনের কাছাকাছি থাকেন তাহলে ট্রেনটি আপনার জন্য সেরা পছন্দ হতে পারে। সমস্ত টার্মিনালের আগমন হলে একটি গ্রাউন্ড ট্রান্সপোর্ট ডেস্ক পাওয়া যায় এবং যেখান থেকে শাটল বাসের ব্যবস্থা করা যায়। শাটলের ভাড়া প্রাপ্তবয়স্কদেরর জন্য প্রতি $১০ এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদেরর জন্য $৭ (১২ বছর বা তার কম বয়সী)। এ সকল শাটলগুলি আপনাকে শহরের বেশিরভাগ হোটেলে পৌছে দিবে। বসার স্থানগুলিতে চার্জিং পোর্ট রয়েছে, বিশেষ করে গেটে পাওয়া যায়। আপনি যদি জুয়েল চাঙ্গিতে যান, আপনি লেভেল ২-এর এক্সপেরিয়েন্স কনসিয়ারজে ১২ ঘন্টা পর্যন্ত বিনামূল্যে একটি পাওয়ার ব্যাঙ্ক ভাড়া নিতে পারেন। প্রস্থান ট্রানজিট লাউঞ্জের মধ্যে যেকোনো স্থানীয় কল বিনামূল্যে করা যায়। আপনি পাবলিক পেফোন ব্যবহার করতে পারেন বা দোকানে পাওয়া যায়। আপনি যদি জমির পাশে থাকেন তবে আপনি একটি স্মার্টফোন ভাড়া নিতে পারেন বা একটি প্রিপেইড কার্ড কিনতে পারেন৷ আপনি যদি শেষ মুহূর্তের কিছু পোস্টকার্ড পাঠাতে চান, তাহলে আপনি ইমিগ্রেশন কন্ট্রোলের ডানদিকে টার্মিনাল ১-এর এয়ারসাইডে সেভেন-ইলেভেন থেকে স্ট্যাম্প কিনতে পারেন এবং কার্ডগুলিকে এস্পিয়াল স্টোরের পিছনে মেইলে বাক্সে রাখতে পারেন। এছাড়াও আপনি এগুলিকে টার্মিনাল ২-এ স্থানান্তর এফ-এ বা টার্মিনাল ৩-এ জিএসটি রিফান্ড কাউন্টারের কাছে ড্রপ করতে পারেন৷ সাধারণভাবে, বিমানবন্দরটি নিরাপদ কারণ প্রায়শই সেগওয়ে এবং বগি গাড়ি দ্বারা এখানে পুলিশ টহল দেয় এবং ভবনটি সারা দিন ভালভাবে আলোকিত থাকে। বিমানবন্দরটি কার্যত কখনই ঘুমায় না, তাই ভোরের দিকেও, বিমানবন্দরে সর্বদা কিছু লোক থাকেই। দীর্ঘ সময় ধরে বিমানবন্দরের পাবলিক এলাকায় ঘুমিয়ে থাকা বা ঝুলে থাকা যাত্রীরা নিরাপত্তার দ্বারা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার আশঙ্কা করতে পারেন। আপনি ঠিক থাকবেন যতক্ষণ না পরবর্তী ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার ফ্লাইট ছেড়ে যায়। PAGENAME এর বিষয় এবং উপ-বিষয়। আগ্রার তিনটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান রয়েছে, শহরের তাজমহল এবং আগ্রা ফোর্ট এবং ৪০ কিমি দূরে ফতেহপুর সিক্রি]]। মুঘল সাম্রাজ্যের স্বর্ণযুগের রাজধানী হিসেবে আগ্রায় আরও অনেক ভবন এবং সমাধি রয়েছে। এই তিনটি স্থান ছাড়া শহরটিতে খুব বেশি দেখার কিছু নেই। দূষণ, বিশেষ করে ধোঁয়াশা এবং আবর্জনা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে এবং অভ্যন্তরীণ তাজমহল ছাড়াও প্রতিটি স্মৃতিস্তম্ভে টাউট এবং ফেরিওয়ালাদের ঝাঁক দ্বারা দর্শনার্থীদের পীড়ন করে। তবে তাজমহলের অভ্যন্তর এদের থেকে মুক্ত। স্থানগুলো বিশ্বের বিস্ময়কর স্থাপনাগুলোর অংশ এবং অন্তত একবার তাজমজল পরিদর্শন ছাড়া ভারত ভ্রমণ সম্পূর্ণ হয় না। বেশিরভাগ দর্শকের জন্যই আগ্রায় এক দিন থাকাই যথেষ্ট। fix নিবন্ধ যার সম্প্রসারণ প্রয়োজন এই টেমপ্লেটটি সংক্ষিপ্ত নিবন্ধে সম্প্রসারণ করার সতর্কতা ট্যাগ রূপে ব্যবহৃত হবে। একটি পাসপোর্ট হল ভ্রমণের জন্য একটি ব্যক্তিগত শনাক্তকরণ নথি যা জাতীয় সরকার কর্তৃক তাদের নাগরিকদের জন্য জারি করা হয়। একটি পাসপোর্ট কখনও কখনও আপনার নিজের দেশে শনাক্তকরণ হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে, এটি বিশেষত সহজ যদি আপনার দেশের কোনো জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে এবং/অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহণ করা হয় না বা আপনার কাছে না থাকে। ঐতিহাসিকভাবে, ছোট শিশুদের প্রায়ই পিতামাতার পাসপোর্টে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। তবে বর্তমানে অনেক দেশেই শিশুদের নিজস্ব পাসপোর্ট থাকা বাধ্যতামূলক। এমনকি প্রয়োজন না হলেও, আপনার সন্তানের জন্য পাসপোর্ট থাকা একটি ভালো ধারণা। উদাহরণস্বরূপ, যদি বাচ্চা মায়ের পাসপোর্টে থাকে এবং মাকে কোনো কারণে বাড়ি যেতে হয়, তাহলে তাকে অবশ্যই তার সাথে শিশুকে নিয়ে যেতে হবে। যদি শিশুর নিজের পাসপোর্ট থাকে তবে আপনার কাছে আরও বিকল্প থাকবে। শুধুমাত্র একজন অভিভাবকের সাথে ভ্রমণ করা শিশুদের অতিরিক্ত ডকুমেন্টেশনের প্রয়োজন হতে পারে। এই ডকুমেন্টেশনটি একটি আদালতের আদেশ হতে পারে যা সেই পিতামাতার একমাত্র হেফাজত বা একটি নোটারাইজড নথি যাতে অন্য পিতামাতা অনুমতি দেয়৷ এমন ঘটনা রোধ করার জন্য অনেক দেশে প্রায়ই কঠোর ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে একজন পিতা-মাতা অন্য পিতামাতার অনুমতি ছাড়া বা আদালতের আদেশকে অমান্য করে অন্য দেশে একটি শিশুকে নিয়ে যান। কভার পেজে "পাসপোর্ট" শব্দটি এবং ইস্যুকারী দেশের স্থানীয় ভাষা(সমূহ) ইস্যুকারী দেশের নাম (এবং সম্ভবত একটি দ্বিতীয় ভাষা, যেমন ইংরেজি কোট অব আর্ম বা জাতীয় প্রতীক; এবং বায়োমেট্রিক পাসপোর্টের ক্ষেত্রে, একটি বিশেষ, সর্বজনীন প্রতীক ব্যবহার করা হয়। একটি ট্রেডিং ব্লকের নাম যেমন ইউরোপীয় ইউনিয়ন সম্ভবত অন্য ভাষায় মার্কোসুর বা ক্যারিকম দেশের নামের উপরে বা নিচে প্রদর্শিত হতে পারে যেখানে দেশগুলির গ্রুপ একটি সাধারণ মানের জন্য নকশা করা পাসপোর্ট ইস্যু করে। ভিতরের কভার এবং প্রথম পাতায় সাধারণত সূচনামূলক পাঠ্য থাকে, যেমন একটি দাবিত্যাগ যে এই পাসপোর্ট ইস্যুকারী সরকারের সম্পত্তি, এবং জরুরি পরিস্থিতিতে বহনকারীকে নিরাপদ উত্তরণ এবং সহায়তার জন্য একটি লিখিত অনুরোধ। পাসপোর্টের তথ্য পাতা পাসপোর্ট সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য রেকর্ড করে। এটি আপনার প্রদত্ত নাম এবং উপাধি তালিকাভুক্ত করে; পাশাপাশি থাকে একটি ছবি; জন্ম তারিখ এবং স্থান; মেয়াদ; ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষ, ইস্যু করার স্থান ও ইস্যু তারিখ; এবং পাসপোর্ট নম্বর। বর্তমানে বেশিরভাগ পাসপোর্টে মেশিন রিডেবল তথ্য রয়েছে এবং অনেক দেশ ভিজিটরদের নির্দিষ্ট ধরনের ভিসা দেওয়ার জন্য মেশিন রিডেবল করার জন্য পাসপোর্টের দাবি করে। বাকি পাতাগুলির বেশিরভাগই ফাঁকা থাকে। এটি সংশোধনের জন্য স্থান (যেখানে বাহক দেশের ইস্যুকারী ভ্রমণ বিধিনিষেধ স্থাপন, বিদেশ ভ্রমণের শর্ত পরিবর্তন বা বৈধতার সময়কাল সংশোধন করতে পারে বিদেশী দূতাবাস বা কনস্যুলেট থেকে ভিসা এবং বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবেশ ও প্রস্থানের সময় পাসপোর্ট নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তাদের স্ট্যাম্প স্থাপনের জন্যা ফাকা থেকে। উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের দেশগুলিতে সৌদি আরব বাহরাইন কুয়েত ওমান কাতার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত বিদেশীদের ক্ষেত্রে দেশ ছেড়ে যাওয়ার বহির্গমন ভিসা পাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শ্রেণীর ভিসার প্রয়োজন পড়ে। এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল কাজের ভিসায় থাকা ব্যক্তিদের দেশ ছেড়ে যাওয়ার জন্য তাদের নিয়োগকর্তার কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়। বিমানবন্দরটি ৮টি অভ্যন্তরীণ বিমানসংস্থা এবং ২৫টি আন্তর্জাতিক বিমানসংস্থার মাধ্যমে প্রায় ৫০টি গন্তব্যে সেবা প্রদান করে। বিমানবন্দরে একটি আন্তর্জাতিক এবং একটি অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল রয়েছে। দুইটি টার্মিনাল একই ভবনে অবস্থিত হলেও ভিন্ন দিকে রয়েছে, আভ্যন্তরীণ গেটগুলি পশ্চিম দিকে এবং বৃহত্তর আন্তর্জাতিক গেটগুলি পূর্ব দিকে। নির্মাণাধীন আরেকটি টার্মিনাল রয়েছে। বিমানবন্দর থেকে প্রস্থানকালীন, ব্যাগেজ চেক-ইন করার সময় বিধিনিষেধগুলি পরীক্ষা করে নিশ্চিত করুন এবং বিমানবন্দরে আপনার সাথে আপনার বোর্ডিং পাসের একটি প্রিন্টআউট আনতে ভুলবেন না। সকালের প্রথম দিকে (যেমন ৩ ঘটিকা) ফ্লাইট ছেড়ে যাওয়ার জন্য, আপনাকে আপনার ব্যাগগুলিকে ২½ ঘন্টা আগে চেক-ইন করতে হতে পারে। ১৫ নভেম্বর থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ৩টা থেকে ৮:৩০ (আইএসটি) ঘটিকার মধ্যে কুয়াশার কারণে বিমানবন্দরটি মাঝে মাঝে অপারেশনাল বিধিনিষেধের অধীন থাকে। সকালের কুয়াশার কারণে ফ্লাইট বিলম্ব এবং ডাইভারশন ঘটতে পারে। | নাম=প্লাজা প্রিমিয়াম লাউঞ্জ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=ভিআইপি লাউঞ্জ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=বারিস্তা লাভাজা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=ক্যাফে কফি ডে অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=চাই পয়েন্ট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=আরবান ফুড মার্কেট অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্ক উইকিউপাত্ত=Q1340361 আন্তর্জাতিক টার্মিনালে একটি বহু-বিশ্বাসের প্রার্থনা হল রয়েছে। | নাম=দি ডে হোটেল অন্য ইউআরএল ইমেইল= * আপনি এখানে থাকলে বেঙ্গালুরু হবে সুস্পষ্ট গন্তব্য বিমানবন্দরটি ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নামে নামকরণ করা হয়েছে এবং এটি ৫,১০৬ একর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। একবার কুখ্যাতভাবে খারাপ, টি৩ ভবন এবং টি২-এর সংস্কারের মাধ্যমে বিমানবন্দরটিকে আরও উন্নত করা হয়েছে। বিমানবন্দরে বেশকয়েকটি নিরাপত্তা চেকপয়েন্ট রয়েছে এবং বিমানে ওঠার আগে আপনাকে আপনার বোর্ডিং পাস এবং পাসপোর্ট এক ডজন বার দেখাতে হতে পারে। আন্তর্জাতিক টার্মিনাল থেকে দিল্লি ছেড়ে যাওয়ার সময়, আপনার ফ্লাইট নির্ধারিত হওয়ার ৪ ঘন্টা আগে আপনাকে দেখাতে হবে। অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের জন্য, লাগেজ চেক করার জন্য আপনাকে অবশ্যই সারিতে অপেক্ষা করতে হবে কিনা তার উপর নির্ভর করে ৩ ঘন্টা যথেষ্ট হওয়া উচিত। যদিও কখনও কখনও সময়সাপেক্ষ, প্রক্রিয়াটি মসৃণ, এবং নতুন টার্মিনালের দোকান এবং রেস্তোরাঁগুলি নিরাপত্তার আগে নয়, গেট এলাকায় সংবেদনশীলভাবে অবস্থিত। যাইহোক, আপনি যদি আপনার কাছে থাকা ভারতীয় মুদ্রা আপনার পছন্দের বৈদেশিক মুদ্রায় পরিবর্তন করতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই নিরাপত্তা ত্যাগ করার আগে এটি করতে হবে। বিমানবন্দরে পরিষেবা প্রদানকারী বিমানসংস্থাগুলি বিভিন্ন টার্মিনাল জুড়ে বিস্তৃত। টার্মিনাল ১-এর দুটি কনকোর্স রয়েছে, টি১সি এবং টি১ডি। বেশিরভাগ অভ্যন্তরীণ ক্যারিয়ার দ্বারা টি১সি ব্যবহৃত হয়। টি১ডি ব্যবসায়িক এবং সাধারণ বিমান চলাচলের ফ্লাইট পরিচালনা করে। টার্মিনাল ২ বিশেষ ফ্লাইট এবং কিছু অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা করে। টার্মিনাল ৩ প্রধান টার্মিনাল; সমস্ত আন্তর্জাতিক ফ্লাইট এখান দিয়ে চলাচল করে। গার্হস্থ্য ক্যারিয়ারগুলিও প্রাথমিক বিকল্প হিসেবে টার্মিনাল ৩ ব্যবহার করে। বিমানবন্দরের তিনটি টার্মিনাল রয়েছে, নিম্নরূপ: ফটকগুলি সাধারণত কনকোর্স নম্বর দ্বারা লেবেল করা হয়। বেশিরভাগ এয়ারলাইন্স তাদের টার্মিনালের মধ্যে একটি পরিকল্পিত এলাকা আছে। যেমন লুফথানসা গ্রুপ (লুফথানসা, সুইস এবং অস্ট্রিয়ান) চেক-ইন হিসাবে টার্মিনাল ১এফ ব্যবহার করে। "মারিনা বে" নামটি কিছুটা অস্পষ্ট। এই উপমহাদ্বীপটি হল সিঙ্গাপুর নদীর চারপাশে জমি উত্তোলন করে নির্মিত জলস্থান, যা মেরিনা ব্যারেজ দ্বারা সমুদ্র থেকে অবরুদ্ধ। তবে সিঙ্গাপুরবাসীরা নদীর উত্তর তীরে মেরিনা স্কয়ার শপিং মল এবং এর আশেপাশে অনেক হোটেলের উন্নয়নের সাথে "মারিনা" নামটি যুক্ত করতেন। প্রথমদিকে নদীর অর্ধেক দক্ষিণে, বা মেরিনা সাউথ বেশিরভাগই অব্যবহৃত পুনরুদ্ধার করা জমি ছিল। পরে সরকার এটিকে সিঙ্গাপুরের নতুন ডাউনটাউন হাব হিসাবে নির্মাণ করে এটিকে সিঙ্গাপুরের নগর রূপান্তর প্রচেষ্টার মূলে পরিণত করে। এখন এর কেন্দ্রবিন্দু মেরিনা বে স্যান্ডস হোটেল এবং ক্যাসিনো গার্ডেন বাই দ্য বে"-এর সুপার ট্রিগুলির সাথে স্পটলাইট ভাগ করার সময় শহরের আকাশে আধিপত্য বিস্তার করে। মেরিনা বে অঞ্চলে পরিবহন সংঘবদ্ধ ভাবে পরিচালিত। উত্তরের অর্ধেকটি অংশ সার্কেল এমআরটি লাইন এর মাধ্যমে সবচেয়ে ভাল প্রবেশযোগ্য, যেখানে সানটেক সিটির জন্য এসপ্ল্যানেড এবং সানটেক সিটি এবং মিলেনিয়া ওয়াক এবং ডাউনটাউন লাইনের জন্যও প্রোমেনাড স্টেশন রয়েছে। অথবা, আপনি ভূগর্ভস্থ (এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত) সিটিলিংক শপিং মলের মধ্য দিয়ে প্রায় ১৫ মিনিট হেঁটে যেতে পারেন রাফেলস সিটি সিটি হল এমআরটি স্টেশনে যেখানে উত্তর-দক্ষিণ এবং পূর্ব -পশ্চিম লাইন ছেদ করে)। আপনি যদি মারলিয়ন পার্ক যেতে চান, তবে একটি কম পর্যটকের ভীড় জন্য বিকল্প হবে ফুলারটন হোটেল কমপ্লেক্সের রাফেলস প্লেসের কাছে-এর মধ্যে একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লিঙ্কওয়ে দিয়ে হেঁটে যাওয়া।) উপসাগরের দিকে। দক্ষিণের অর্ধেক অংশ, অর্থাৎ মেরিনা বে স্যান্ডস এবং গার্ডেনস বাই দ্য বে ডাউনটাউন এমআরটি লাইন এর মাধ্যমে সবচেয়ে ভালোভাবে আসা যায়, যেখানে স্টেশনগুলি বেফ্রন্ট মেরিনা বে স্যান্ডস এবং গার্ডেনস বাই দ্য বে এবং ডাউনটাউন লাউ পা সাত এবং অর্থনৈতিক জেলার জন্য। বিমানবন্দর থেকে, মেরিনা বে স্যান্ডস হোটেলের অতিথিরা $৯ ডলারে একটি শাটল বাসে চড়ে আসতে পারেন। | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স = | বিবরণ=শহরের কেন্দ্র থেকে মাত্র কয়েক মিনিট দূরে, এখানেই সিঙ্গাপুর ডক পরিদর্শনকারী সমস্ত ক্রুজ জাহাজ রয়েছে। এমআরটি স্টেশনটি সংযুক্ত, তবে এটি একটি দীর্ঘ পথ দূরে, তাই আপনি যদি স্যুটকেস বহন করেন তবে একটি ট্যাক্সি নিন। | ফোন নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স = ভূগর্ভস্থ মল বা আচ্ছাদিত হাঁটার পথ দ্বারা সানটেক সিটি, মেরিনা স্কয়ার, মিলেনিয়া ওয়াক এবং উত্তরে এসপ্ল্যানেড সবই সুবিধাজনকভাবে সংযুক্ত। আপনি যদি হাঁটতে সাচ্ছন্দবোধ করেন করেন, হেলিক্স ব্রিজের দক্ষিণে হেঁটে উত্তরের অর্ধেক থেকে মেরিনা বে স্যান্ডে পৌঁছানো যেতে পারে, যেখানে উপসাগরকে উপেক্ষা করে বেশকয়েকটি দেখার প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। মেরিনা বে স্যান্ডস অনেক আকর্ষণের আয়োজন করে। আপনার ওয়ালেটের জন্য সাশ্রয়ী হবে কেবল বসে বসে শেন্টন ওয়ে এবং ফোরশোর থেকে এসপ্ল্যানেডের দৃশ্য উপভোগ করা, যা দিনে দুর্দান্ত, কিন্তু রাতে আরও দর্শনীয়। | সময়সূচী=প্রতিদিন ২৪ ঘন্টা মূল্য= | সময়সূচী=২২:০০-২২:০০ প্রতিদিন মূল্য=$২০/১৪ প্রাপ্তবয়স্ক/শিশু | বিবরণ=আর্টসায়েন্স জাদুঘর মেরিনা বে স্যান্ডস ইন্টিগ্রেটেড রিসর্টের অংশ। এটি বিশ্বের প্রথম আর্টসায়েন্স জাদুঘর এবং সিঙ্গাপুরের বৃহত্তম ব্যক্তিগত জাদুঘর। এটি মূলত আন্তর্জাতিক ভ্রমণ প্রদর্শনীর আয়োজন করে। বর্তমান স্থায়ী প্রদর্শনী, ফিউচার ওয়ার্ল্ড যেখানে আর্ট মিটস সায়েন্স" নামে বিল করা হয়েছে, দর্শকদের উচ্চ-প্রযুক্তির ইন্টারেক্টিভ আর্টওয়ার্কের একটি ভবিষ্যত জগতে প্রবেশ করতে এবং কাটিং-এজ ডিজিটাল ইনস্টলেশনের একটি সংগ্রহের মাধ্যমে শিল্প, বিজ্ঞান, জাদু এবং রূপকের জগতে নিজেকে নিমজ্জিত করতে আমন্ত্রণ জানায়। | সময়সূচী=প্রতিদিন ২০:০০ এবং ২১:০০, শুক্র শনি অতিরিক্ত শো ২২:০০ মূল্য= | বিবরণ=নির্দিষ্ট সময়ে প্রতি রাতে ১৫ মিনিট স্থায়ী একটি লাইট অ্যান্ড ওয়াটার শো। আপনার দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভর করে চমকপ্রদ বা চিজি হতে পারে। উপসাগরের ওপার থেকেও দেখা যায়, যা বিভিন্ন সুবিধাজনক দৃশ্য ধারণ করে। | বিবরণ=২০১৭ সালের অক্টোবরে, রেড ডট ডিজাইন জাদুঘর মেরিনা উপসাগর বরাবর বর্তমান অবস্থানে স্থানান্তরিত হয়েছে। জাদুঘরটি সমসাময়িক ডিজাইনের বিশ্বের বৃহত্তম প্রদর্শনী উপস্থাপন করে। এই প্রদর্শনীর প্রত্যেকটিই বিশ্বের অন্যতম প্রধান এবং বৃহত্তম ডিজাইন প্রতিযোগিতা আন্তর্জাতিক রেড ডট ডিজাইন অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী। এটিতে একটি ডিজাইনের দোকান এবং একটি ডিজাইন ক্যাফে বার রয়েছে। এখানে, আপনি সারা বিশ্ব থেকে সাবধানে কিউরেটেড ডিজাইনের বস্তু এবং সিঙ্গাপুরের ডিজাইনারদের দ্বারা উৎপাদিত সেরা ডিজাইনগুলি কিনতে পারেন৷ ক্যাফে বারটিতে অনন্য উচ্চ "ইনস্টাগ্রামযোগ্য" ডিজাইনের খাবার, ক্রাফ্ট বিয়ার, গুরমেট কফি এবং চাও রয়েছে। মেরিনা বে শহরে প্রচুর সবুজের যোগান দেয়, যার অন্নত্র থেকে সবই আনা এবং প্রতিস্থাপনকৃত। গার্ডেন্স বাই দ্য বে-এর কিছু গাছ শত বছরের পুরনো, এবং কিছু হাজার বছর আগের। বাগান পরিদর্শন সহজেই মেরিনা বে স্যান্ডের সাথে একত্রিত করা যেতে পারে, কারণ বেফ্রন্ট এবং বে এমআরটি স্টেশনগুলির মধ্যে গার্ডেনগুলি প্রায় ১ কিমি দূরে এবং বেফ্রন্ট এবং ফ্লাওয়ার ডোমের মধ্যে একটি শাটল বাস ৩) রয়েছে৷ | উইকিপিডিয়া=গার্ডেন্স বাই দ্য বে উইকিউপাত্ত=Q630135 | বিবরণ=সিঙ্গাপুরের ইতিহাস এবং সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ গাছপালাগুলি চারপাশে উন্মুক্ত বহিরঙ্গনে রয়েছে। বাগানের বাকি অংশের উপরে সুপারট্রিস টাওয়ার, সৌর সেলের মতো প্রযুক্তি ব্যবহার করে বাস্তব-জীবনের গাছের নকল করার জন্য নির্মিত। উদ্যানগুলিতে মেডোর মতো কয়েকটি অনুষ্ঠানের স্থানও রয়েছে। | নাম=কনজারভেটরি ডোম অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বাগানে দুটি শীতল কনজারভেটরি রয়েছে যা বিশাল কাঁচের গম্বুজে অবস্থিত, শুষ্ক-জলবায়ু অঞ্চলের অনুকরণ করে নির্মিত ফ্লাওয়ার ডোম এবং গ্রীষ্মমন্ডলীয় উচ্চভূমির উদ্ভিদের জন্য ক্লাউড ফরেস্ট''। উভয়ই বাইরের উত্তাল গ্রীষ্মমন্ডলীয় আবহাওয়ার তুলনায় চমৎকার শীতাতপ পরিবেশ প্রদান করে। কিন্তু যদি আপনাকে যে কোন একটি বেছে নিতেই হয়, তবে ক্লাউড ফরেস্ট তার ঘুরতে থাকা বহুতল ওয়াকওয়ে, জলপ্রপাত এবং মাংসাশী উদ্ভিদের প্রদর্শনের কারণে দুটির চেয়ে বেশি আন্যরকম এবং বাচ্চাদের কাছে এটি নিশ্চিত। | নাম=ওসিবিসি স্কাইওয়ে অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=দুটি বৃহত্তর সুপার ট্রি একটি স্কাইওয়ে দ্বারা সংযুক্ত, যা দর্শকদের মাটি থেকে ৫০-মিটার উঁচু দৃশ্যের অবতারণা করে। | বিবরণ=রাতে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো হয়। সুপারট্রিস আলোকিত থাকে। | সময়সূচী=বহিরঙ্গন এলাকা: ২৪ ঘন্টা। টেকসই সিঙ্গাপুর গ্যালারি: সোম W-F 9AM-6PM, শনি. রবি 10AM-8PM মূল্য=বিনামূল্যে | বিবরণ=একটি জলাধারের অভ্যন্তরীণ কার্যকারিতা এবং পরিবেশগত স্থায়িত্বের দিকে অগ্রসর হওয়ার একটি শিক্ষামূলক দৃষ্টি প্রদান করে। ছাদের বাগান থেকে মেরিনা বে স্কাইলাইনের অত্যাশ্চর্য দৃশ্য দেখা যায় এবং আপনি কিছু নির্ভীক কাইট ফ্লায়ারদের বাতাসের সুবিধা নিতে দেখতে পাবেন। | সময়সূচী=সোম-শুক্র ১০:০০ এবং ১৪:০০; শনি ৯:০০, ১১:০০, ১৩:০০ এবং ১৫:০০; রবিবার ছুটির দিন ০৯:০০, ১১:০০, ১৩:০০, ১৫:০০ এবং ১৭:০০ মূল্য=$১৮/$১২ প্রাপ্তবয়স্ক/শিশু | বিবরণ=ফেরিটি মেরিনা সাউথ পিয়ার থেকে সেন্ট জন্স হয়ে কুসু পর্যন্ত যাবে। সময়সূচী আপনাকে কুসুতে কয়েক ঘন্টা সময় দেয়, কোন পরিষেবা গ্রহণ করছেন তার উপর নির্ভর করে, যা দর্শনীয় স্থানগুলি দেখার জন্য যথেষ্ট। | বিবরণ=ফেরি টার্মিনালের একই ভবনে, এই প্রদর্শনীটি সিঙ্গাপুর শিপিং শিল্পকে প্রদর্শন করে। | বিবরণ=সিঙ্গাপুরের নতুন পর্যটন ফাঁদ, লন্ডন আইয়ের আদলে তৈরি এই ১৫০-মিটার-উঁচু পর্যবেক্ষণ চাকাটি বিশ্বের সর্বোচ্চ চাকা। একটি একবার ঘুরতে প্রায় ৩০ মিনিট সময় নেয়, এবং অতিরিক্ত $৩৬ ডলারের বিনিময়ে আপনি দৃশ্য উপভোগের সময় একটি ককটেলে চুমুক দিতে পারেন, তবে আপনি একটি ব্যক্তিগত রাইডের জন্য $১,০০০ স্টাম্প আপ না করা পর্যন্ত আপনার ক্যাপসুলটি ২৮ জন লোকের সাথে ভাগ করা হবে৷ | বিবরণ=মেরিনা স্কয়ারের একটি ইনডোর অ্যাক্টিভিটি অ্যারেনা ২০১৯ সালের অক্টোবরে চালু হয়েছে, এমন অঞ্চলে বিভক্ত যেখানে আপনি বাধাগুলি জয় করেন এবং ব্র্যান্ডিশ এনইআরএফ ব্লাস্টার (হয় লক্ষ্যে বা প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে)। এছাড়াও আপনার নিজস্ব অস্ত্র কেনার জন্য একটি উৎসর্গীকৃত এনইআরএফ স্টোর রয়েছে (মনে রাখবেন যে আপনি আপনার নিজের এনইআরএফ জিনিসগুলিকে মাঠে আনতে পারবেন না এবং অবশ্যই বরাদ্দকৃত এনইআরএফ ব্লাস্টার ব্যবহার করতে হবে)। আপনি যদি এমন কেউ হন, কাউকে চেনেন বা সাধারণ জনগণের কাছ থেকে দূরে সরে যেতে চান তবে এটি হওয়ার স্থান। | সময়সূচী=রবি-বৃহ দুপুর-মধ্যরাত; শুক্র শনি দুপুর-১৪:০০ মূল্য= | বিবরণ=মেরিনা বে ফাইন্যান্সিয়াল সেন্টারের পেন্টহাউসে একটি ক্রাফ্ট-ব্রুয়ারি হিসাবে বিল করা হয়েছে। বাইরের টেরেসে প্রচুর কর্পোরেট ধরণের পুরো মেরিনা বে এলাকার দৃশ্য উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে। | বিবরণ=২০১৯ সালের মে মাসে চালু হওয়া এই লাউঞ্জটি আসলে মার্কি সিঙ্গাপুরের মতো একই কমপ্লেক্সে রয়েছে, কিন্তু পার্টি ক্লাবের আবহ নেই। পৃষ্ঠপোষকদের পানীয় উপভোগ করার জন্য একটি উৎকৃষ্ট বার এবং ডিজের একটি স্থানীয় পরিক্রমা (কয়েকটি মাঝে মাঝে অতিথি সঙ্গীতশিল্পীদের সাথে) ছাড়াও বিনোদনের জন্য বেশ কয়েকটি ক্লাসিক আর্কেড গেম এবং এমনকি ব্যক্তিগত বোলিং লেনও রয়েছে। | সময়সূচী=২২:০০ থেকে মধ্যরাত মূল্য= | বিবরণ=২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে চালু হওয়া, এই নাইটক্লাবটি নিউইয়র্ক, লাস ভেগাস এবং সিডনিতে প্রতিষ্ঠিত হবার পর এশিয়ায় মার্কি ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রথম অভিযান। ৭০-ফুট-উঁচু সিলিং এবং পার্টির পশুদের ভিড়ের উপরে শুঁটি নিয়ে আড্ডা দেওয়ার জন্য একটি আসল ফেরিস হুইল রয়েছে। সিঙ্গাপুরের চটকদার নতুন ওয়াটারফ্রন্ট হিসাবে, মেরিনা বে আবাসন সবই হাই-এন্ড হোটেল নিয়ে নির্মিত, যার বেশিরভাগই বিস্তৃত শহর এবং জলের দৃশ্য নিয়ে দম্ভ করে। আশেপাশের জেলাগুলোতেও কমদামে হোটেল পাওয়া যায়। সেপ্টেম্বরে ফর্মুলা ওয়ান সিঙ্গাপুর গ্র্যান্ড প্রিক্সের সময় এলাকাটি বিশেষভাবে ব্যস্ত থাকে, যেখানে অনেক হোটেল রুম বুকিং করা হয় প্রতিযোগিতার মাঝখানে। বেফ্রন্ট এভ বন্ধ থাকে, তাই দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে মেরিনা বে স্যান্ডসে ট্রাফিক সীমিত থাকে। হেলিক্স ব্রিজ রেস উইকএন্ডের সময়ও বন্ধ থাকে (যাদের জোন ১ টিকেট আছে তারা ছাড়া এটিকে ঘিরে যাওয়া আরও কঠিন করে তুলবে। | ফোন=+65 6334 8888 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন=১৫:০০ প্রস্থান=দুপুর মূল্য=$৫০০ থেকে শুরু | বিবরণ=সানটেক সিটি এবং প্রোমেনেড এমআরটি স্টেশনের পাশে একটি অনবদ্য স্বাদযুক্ত হোটেল। ভবনের পাশে বিশাল "১৩" চীনা সৌভাগ্য কামনা করে! | ফোন=+65 6688 8868 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন প্রস্থান মূল্য=$৫০০ থেকে শুরু | বিবরণ=মেরিনা বে স্যান্ডসের তিনটি "কার্ড ডেক" প্রায় ২,৫০০টি কক্ষ থাকবে যা শহরের সেরা কিছু দৃশ্য দেখাবে। এখানে থাকার সুবিধা হল স্কাইপার্কের উপরে অনন্ত প্রান্তের পুলগুলি ব্যবহারের সুবিধা। | ফোন=+65 6337 8888 নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | আগমন=১৫:০০ প্রস্থান=দুপুর মূল্য=$৪০০ থেকে শুরু | বিবরণ=আধুনিক এবং অনবদ্য আড়ম্বরপূর্ণ, চমৎকার ফুল-ওয়াল স্কাইলাইন ভিউ সহ, এমনকি বাথরুম থেকেও, মেরিনা বে পাশের কক্ষগুলির জন্য। (চিন্তা করবেন না, এটি একমুখী কাচের।) সমস্ত কক্ষ বড় এবং বাথটাবের বালিশের মতো ফ্রিল দিয়ে সজ্জিত। জিম, স্পা, পুল এবং একটি জনপ্রিয় রবিবার শ্যাম্পেন ব্রাঞ্চ। প্রস্তাবিত। | আগমন=১৫:০০ প্রস্থান=দুপুর মূল্য=$৩৫০ থেকে শুরু | বিবরণ=বিলাসবহুল রুম এবং স্যুট। সুবিধার মধ্যে রয়েছে ব্যবসা কেন্দ্র, জিমনেসিয়াম, সুইমিং পুল এবং স্পা। এই নিবন্ধগুলিতে স্থিরচিত্র সহ একটি গতিশীল মানচিত্র রয়েছে। আমবাসা হল ভারতের অঙ্গরাজ্য ত্রিপুরার ধলাই জেলার সদর শহর। যে শহরের বুক চিরে বয়ে চলেছে ধলাই নদী। যে নদীর নামেই এই জেলার নাম। ত্রিপুরা রাজ্যের তিন তিনটে জেলার নাম নদীর নাম দিয়ে! ধলাই, গোমতী আর খোয়াই। পর্যটকদের জন্যে নদী, পাহাড়, সবুজ বনানী ইত্যাদি প্রকৃতি মায়ের অভূতপুর্ব আঁচল পাতা আছে পুরো আমবাসা জুড়ে। শুধু ব্যাগ গুছিয়ে মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে নেওয়া আমবাসার মোহময়ী সৌন্দর্য উপভোগের তাগিদে। এখন আর এসব অঞ্চল প্রান্তিক নেই। নদীর ফল্গুধারার মতোই প্রান্তর-পাহাড় ভেদ করে ছুটে চলেছে ভারতীয় রেল। ভারতের অন্যান্য অংশের সঙ্গে আমবাসার মূল যোগাযোগ বিশ বছর আগেও ছিল একমাত্র সেই আসাম-আগরতলা রোডের চড়াই-উতরাই দিয়ে যাতায়াত। বর্তমানে এর সঙ্গে যোগ হয়েছে পাহাড় কেটে সুড়ঙ্গ দিয়ে গড়ে ওঠা ভারতীয় রেলপথ। আমবাসা রেল স্টেশন তারই সাক্ষী বহন করছে। সকল ধর্মাবলম্বী ও ভাষাভাষীদেরই ভালো লাগবে আমবাসা বেড়াতে। কারণ, এখানে মন্দির, মসজিদ, গির্জা, বুদ্ধমন্দির সবই আছে। তাহলে আর দেরি কেন? পরবর্তী গন্তব্য হোক আমবাসা! * ভারতের যে-কোনো জায়গা থেকে আমবাসা স্টেশনে রেলপথে যাওয়া যায়। * বাংলাদেশ থেকে কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাসে আগরতলা। আগরতলা থেকে ট্রেনে আমবাসা। * কলকাতা থেকে বিমানে আগরতলা। আগরতলা থেকে ট্রেনে আমবাসা। * শহরের প্রাণকেন্দ্রে আমবাসা সার্কিট হাউস * আমবাসা টাউন হলের কাছে ধলাই অতিথিশালা আমবাসা-গণ্ডাছড়া রোডে মইসরাং হোটেল ও রেস্টুরেন্টে বাংলা, ভারতীয়, চিনা সব খানা-ই পাওয়া যায়। ধর্মনগর শহর হল উত্তর ত্রিপুরা জেলার সদর বা হেডকোয়ার্টার। ত্রিপুরা উত্তর জেলার ধর্মনগরের বহির্সীমার সিংহভাগ হল একদিকে বাংলাদেশের শ্রীহট্ট ওরফে সিলেট আর অন্যদিকে অসম। ধর্মনগরের অদূরেই আন্তঃরাজ্য চেকপোস্ট চুরাইবাড়ির অবস্থান; তাই যোগাযোগের সুবিধেটা বেশি। ধর্মনগরের মধ্যমণি হল কালীদিঘি। এই দিঘিকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে যেন শহরটা। এরই চারদিক দিয়ে রাস্তা, হোটেল, দোকানবাজার, মন্দির চত্বর, কী নেই এখানে? সমতলের সঙ্গে অরণ্যানী এবং ছোটো ছোটো টিলার সমাহার হল এই ভূখণ্ড। অরণ্যাঞ্চলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অসংখ্য চাবাগান। তাই অনাবিল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আর এক নাম হল ধর্মনগর। * কলকাতা থেকে রেলপথে উত্তরবঙ্গের নিউ জলপাইগুড়ি, অসমের লামডিং হয়ে উত্তর ত্রিপুরার ধর্মনগরেই প্রথম পৌঁছানো যায়। * ঢাকা থেকে কলকাতা-আগরতলা-ঢাকা বাতানুকূল বাসে আগরতলা। আগরতলা থেকে রেল অথবা বাসে ধর্মনগর। * ধর্মনগরের প্রাণকেন্দ্র কালীদিঘির দক্ষিণ-পূর্ব কোণে সান হোটেলে এসি-ননএসি সবরকম ঘরই পাবেন। * উত্তর ত্রিপুরার সদর দফতর হওয়ার সুবাদে ধর্মনগরে অনেক হোটেল পাওয়া যায়। * রোয়া অভয়ারণ্য বা ওয়াইল্ড লাইফ স্যাংচুয়ারি * আন্দবাজার, কদমতলা, গঙ্গানগর চা-বাগান * পেঁচারথলের কাছে শিলাছড়া বুদ্ধ ঝরনা * পূর্ব ও পশ্চিম আঁধারছড়া * সান হোটেলের রেস্তোরাঁয় বাংলা, ভারতীয়, চিনা এবং মহাদেশীয় সব রকম খানা-ই পাওয়া যায়। [[বিষয়শ্রেণী:চিত্র সহ মন্তব্যের টেমপ্লেট PAGENAME কুমারঘাট হল ভারতের ত্রিপুরা অঙ্গরাজ্যের উত্তর জেলার একটা প্রধান শহর। ত্রিপুরা রাজ্যের মূল যোগাযোগ ব্যবস্থার মধ্যমণি হয়ে আছে কুমারঘাট। এখানে একদিকে যেমন প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য আছে, আবার অন্যদিকে প্রশাসনিকভাবে জনপথ, রেলপথ এবং নৌপথের নানা সুবিধে বর্তমান। রাজধানী আগরতলার বহুযুগ আগেই ভারতীয় রেল মানচিত্রে কুমারঘাট জায়গা করে নিয়েছিল। অপরপক্ষে, অসম-আগরতলা-সাব্রুম জাতীয় সড়ক কুমারঘাটের বুক চিরে চলে গিয়েছে। প্রকৃতির লীলায় মনু এবং দেও নদীদ্বয়ের সঙ্গমস্থল হল এই কুমারঘাটেই! সুতরাং বুঝতেই পারছেন কুমারঘাট বেড়ানোটা শুধু মানসিক প্রস্তুতি আর সময়ের অপেক্ষা! মনু এবং দেও নদী কুমারঘাটকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছে। এই শহরের পরতে পরতে তাই নদীমাতৃকতার ছাপ। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে কুমারঘাট এগিয়ে আছে অনেক জায়গার চেয়ে। * ভারতের যে-কোনো জায়গা থেকে রেলের টিকিট কাটুন গন্তব্য কুমারঘাট স্টেশন। * ঢাকা থেকে কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাসে আগরতলা। আগরতলা থেকে রেল অথবা বাসে কুমারঘাট। * কুমারঘাট মেন রোড এবং স্টেশন রোডে অজস্র হোটেল-রেস্তোরাঁ আছে যখানে মনমতো সব ধরনের খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। * কুমারঘাট নিউ টাউন হল * দেও এবং মনু নদীর সঙ্গম * ভবতারিণী মন্দির ও ইকো পার্ক সাবরুম হল উত্তর-পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের একেবারে দক্ষিণ সীমানার এক গ্রামীণ শহর। দক্ষিণে বাংলাদেশের রামগড় উপজেলার লাগোয়া ত্রিপুরার এক মনোরম পর্যটন গন্তব্যের নাম সাবরুম। এই ভূখণ্ডে ফেনী নদী ভারত ও বাংলাদেশকে সীমানা বরাবর ভাগ করেছে। অর্থাৎ ফেনী নদীর উত্তরে ভেরতের ত্রিপুরা রাজ্যের সাবরুম এবং দক্ষিণে বাংলাদেশের রামগড়। আবার, মজার কথা হল, এই ফেনী নদীর ওপর ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতুই দুই দেশকে মিলিয়ে দিয়েছে! সাম্প্রতিককালে ভারতীয় রেল মানচিত্রে যোগ দিয়েছে সাবরুম। ওপরের ব্যানারের ছবিই একথার সাক্ষ্য বহন করছে। বেড়ানোর জন্যে যাঁরা নতুন নতুন জায়গা খোঁজেন, তাঁদের কাছে এই সাবরুম অবশ্যই কিছু নতুনের ছোঁয়া দেবে। প্রকৃতি আর মানুষের মিলেজুলে থাকার অনেক রসদ চাক্ষুষ করতে পারবেন সাবরুমে পৌঁছালে। মনোগ্রাহী ইকো পার্ক থেকে ধর্মস্থান সবই পাবেন সাবরুমে। * ঢাকা থেকে বাসে আগরতলা। আগরতলা থেকে ট্রেন অথবা বাসে সাবরুম। * কলকাতা থেকে বিমানে অথবা বাসে আগরতলা। আগরতলা থেকে ট্রেন অথবা বাসে সাবরুম। * সাবরুম শহরের প্রাণকেন্দ্রে রাজলক্ষ্মী গেস্ট হাউস (ফান নম্বর: ০৯৪৩৬৪৫০৬৭৮) * তাজ হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট * সাবরুম নিউ টাউন হল * দৌলাবাড়ি নজরুল চিল্ডেন্স পার্ক * গর্জনতলী ও মেহেরেশ্বরী কালীবাড়ি * সাবরুম টাউন ব্যাপটিস্ট গির্জা নাম ফাহিমুল দাউদ লিংকন, একজন জলসম্পদ প্রকৌশলী । বর্তমানে আমি জার্মানির ড্রেসডেন শহরের ড্রেসডেন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে জল সম্পদ প্রকৌশল বিভাগে অধ্যয়নরত আছি। পূর্বে আমি বাংলাদেশের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পুরকৌশল বিভাগে অধ্যয়ন করেছি, যেটির সমাপ্তি হয় ২০১৮ সালে। আমি সাধারণত বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় উইকিপিডিয়ার বিভিন্ন পাতা তৈরি ও সম্পাদনার কাজ করে থাকি। ২০১৬ এর শুরু থেকে আমি সক্রিয়ভাবে এই কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। শহর, গ্রাম, গ্রামপঞ্চায়েত, ও অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থানগুলি সম্পর্কে লিখতে ভালবাসি আমি। আমার লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক স্থানগুলির বিস্তারিত ও নির্ভুল তথ্য সরবরাহ করে মানুষকে জ্ঞানমূলক ভাষায় উপস্থাপন করা। আমি আমার সংগ্রহশালায় অনেকরকম তথ্য সংগ্রহ করে থাকি, যার সাহায্যে বিশেষজ্ঞদের মতামত ও সঠিক উপায়ে উইকিপিডিয়া নিবন্ধগুলি তৈরি করতে পারি। আমি উইকিপিডিয়া এবং উইকিভ্রমণে শহর, গ্রাম, গ্রামপঞ্চায়েত, ও অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থানগুলি নিয়ে লেখার জন্য অত্যন্ত উৎসাহী। আমার প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো বিভিন্ন স্থানগুলির ইতিহাস, সংরক্ষণ, ঐতিহ্য, ভূগোল, কার্যকালীন তথ্য এবং আরও অনেক অরক্ষিত তথ্য সরবরাহ করা। আমি উইকিপিডিয়া এবং উইকিভ্রমণের সম্পাদনার প্রক্রিয়ার জন্য বিভিন্ন প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক উৎসের ব্যবহার করি, যা আমার নিখরচা স্বয়ংসাধন ও তথ্য সংগ্রহের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিজেকে একজন জিজ্ঞাসাবাদী ও উৎসাহী সদস্য মনে করি যে কিনা ব্যক্তিগত উদ্যোগের মাধ্যমে জ্ঞানমূলক লেখাগুলি পড়তে ও লিখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। আমি বাংলা উইকিপিডিয়ার সাথে সক্রিয়ভাবে যোগাযোগ রক্ষা করি এবং অন্যান্য সদস্যদের সহায়তা করতে প্রস্তুত। এই প্রকল্পে অংশ নেওয়ার জন্য যে সুযোগ পেয়েছি এজন্য আমি গর্বিত। ব্রাগান্সার একটি নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু রয়েছে, যেখানে ঠান্ডা, দীর্ঘ শীত এবং গরম, ছোট গ্রীষ্ম। * টরে ডি মানাজেম- শেষ পর্তুগিজ রাজপরিবারের ডিউকস অফ ব্রাগানসার অন্তর্গত একটি দুর্গের বিশাল রক্ষণাবেক্ষণ, কিন্তু তাদের প্রধান বাসস্থান নয়, যা ছিল গুইমারেসে। চতুর্ভুজাকার টাওয়ারটি ৩৪ মিটার উঁচু। ভিতরে মিলিটারি মিউজিয়াম খোলা। * ডোমাস মিউনিসিপ্যালিস একটি পঞ্চভুজ বিল্ডিং সম্ভবত ১১ শতকে তৈরি একটি কাউন্সিল চেম্বার। এটি রোমানেস্ক নাগরিক স্থাপত্যের একটি আকর্ষণীয় উদাহরণ। লেইতে ডি ভাস্কন্সেলস এর মতে, এটি ১২ শতকে নির্মিত হয়েছিল। এটি ইতিমধ্যে একটি কুন্ড হিসাবে কাজ করেছে এবং পরে সিটি হলগুলিতে অভিযোজিত হয়েছিল। এটির একটি ষড়ভুজ পরিকল্পনা এবং গ্রানাইট দেয়াল রয়েছে। এটিতে নিম্ন-খিলান জানালার একটি সেট রয়েছে, যা বিল্ডিংয়ে আলো সরবরাহ করে। কার্নিস বরাবর, যা ৬৪ টি কুকুর দ্বারা সুরক্ষিত, একটি নর্দমা চলছে, যা বৃষ্টির জল সংগ্রহের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, তারপরে কুন্ডের দিকে চলে গেছে। *মিলিটারি মিউজিয়াম — দুর্গের রক্ষে অবস্থিত, এটিতে মধ্যযুগ থেকে বর্তমান দিন পর্যন্ত অস্ত্রাগারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংগ্রহ রয়েছে। নদীতীরবর্তী প্রমনেড ফেরভেনসা নদীর ধারে কাঠের মেঝেবিশিষ্ট প্রমোনেড এক কিলোমিটারেরও বেশি লম্বা। আপনি একটি দৃশ্যমান এবং প্যানোরামিক পথে দুর্গের পথে হাঁটা চালিয়ে যেতে পারেন। ফেস্টা ডোস রাপাজেস বড়দিন এবং নববর্ষের আগের দিন, ব্রাগান্সার আশেপাশের গ্রামগুলিতে এটি হয়। উত্সবের প্রধান উপাদান হল কেরেটো ও চোকালহেইরো। একজন পুরুষ ব্যক্তি যিনি কাঠের বা টিনের মুখোশ দিয়ে আবৃত থাকেন। রঙিন পোশাক পরা এই লোকটিকে আদিম শক্তির মূর্ত রূপ মানা হয় সাময়িকভাবে। শ্যাভেস একটি ঐতিহাসিক শহর যা বুকোলিক তামেগা নদীর পাশে অবস্থিত। শ্যাভেসে একটি ক্যাসিনো আছে। ফন্ট: উইকিভ্রমণ সাইটের ফন্ট আদর্শলিপিতে পরিবর্তন হবে। বারাসাত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর ২৪ পরগণা জেলার সদর শহর ও পৌরসভা এলাকা। | নাম= বারাসত জংশন রেলস্টেশন| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= বারাসত বাস টার্মিনাস| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= বারাসত স্টেডিয়াম| অন্য= বারাসত জেলা ক্রীড়া স্টেডিয়াম, বিদ্যাসাগর ক্রীড়াঙ্গন| ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= বেশিরভাগ সময় এই ফুটবল স্টেডিয়ামটি কলকাতা ফুটবল লিগের ম্যাচের জন্য ব্যবহৃত হয়। কখনও কখনও বিভিন্ন জেলা-স্তর, রাজ্য-স্তর এবং জাতীয় স্তরের টুর্নামেন্টের জন্যও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। | নাম= ওয়ারেন হেস্টিংসের বাড়ি| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= স্টার মল| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম= অন্নপূর্ণা হোটেল| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন 91 9433275251| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | নাম= হোটেল উইন্ডসর| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ফোন 91 9831260630| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= | ফোন 91 33 25523042| নিঃশুল্ক_ফোন_নম্বর ফ্যাক্স= ত্রিবেণী হল ভারতের হুগলি জেলার বাঁশবেড়িয়া পুরসভার আধীনে এক ছোট্ট শহর। এটা বলা বাহুল্য যে, ত্রিবেণী নামটা এসেছে এক ত্রিবেণী সঙ্গম থেকে; সেই সঙ্গমের ইতিহাস একটু ঘেঁটে দেখলে জানা যায়: ভারতের জাতীয় নদী গঙ্গা অথবা ভাগীরথীর এক শাখানদী সরস্বতীর উৎসস্থল হচ্ছে এই ত্রিবেণী। আর সঙ্গম মানেই হিন্দুদের একটা পবিত্র স্থান তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ভারতের এরকম নদীসঙ্গম আছে এলাহাবাদ বা প্রয়াগে। প্রাকৃতিক দিক থেকে দেখতে গেলে এই সঙ্গমের জন্যেই ত্রিবেণী বাংলার পর্যটন মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে। ভাগীরথী এবং সরস্বতী নদীর সঙ্গম এই ত্রিবেণী সামাজিকভাবেও এক মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ত্রিবেণীতে বেড়াতে আসা কিংবা একদিনের চড়ুইভাতি করার এক আদর্শ অবস্থান রয়েছে। তাহলে দেরি না করে ত্রিবেণী সফরের মানসিক প্রস্তুতি নেওয়া যায় তো! * কলকাতা থেকে রেলপথে হাওড়া থেকে সরসরি ত্রিবেণী স্টেশন। * কলকাতা থেকে বাসে সরাসরি ত্রিবেণী বাসস্ট্যান্ড। * কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে দক্ষিণেশ্বরের নিবেদিতা সেতু, দিল্লি রোড হয়ে ত্রিবেণী; অথবা ব্যারাকপুর, কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে ধরে ঈশ্বর গুপ্ত সেতু পার হয়ে পৌঁছে যেতে পারেন ত্রিবেণী। * ভাগীরথী ও সরস্বতী নদীর সঙ্গম * ঐতিহাসিক জাফর খান গাজির মসজিদ ও দরগা বেড়াচাঁপা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর ২৪ পরগণা জেলায় অবস্থিত। ২,৫০০ বছরের পুরনো প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান চন্দ্রকেতুগড়ের জন্য এই অঞ্চল সবচেয়ে বেশি পরিচিত। বেড়াচাঁপার খ্যাতি চন্দ্রকেতুগড়ের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের জন্য। এই প্রত্নস্থলটি কলকাতা শহর থেকে ৩৫কিমি উত্তর পূর্বে বেড়াচাঁপা অঞ্চলে অবস্থিত। একসময় ভাগীরথী নদীর শাখানদী বিদ্যাধরী নদীর তীরবর্তী স্থানে চন্দ্রকেতুগড় নামক নগরীটির পত্তন হয়। প্রাচীন এই নগরী একসময় বন্দরনগরী হিসেবে পরিচিত ছিল। উত্তর এবং দক্ষিণ ভারতের সঙ্গে এই বন্দর নগরীর সম্পর্ক ছিল। এমনকী, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গেও বাণিজ্যিক যোগাযোগ ছিল এই নগরীর। প্রত্নতাত্ত্বিকদের মতে, মৌর্য যুগ থেকে কুষান যুগ পরবর্তীকালে গুপ্ত যুগ থেকে পাল-সেন যুগের রাজাদের শাসনকালেও চন্দ্রকেতুগড় বেশ সমৃদ্ধশালী ছিল। কলকাতার এসপ্ল্যানেড থেকে হাড়োয়া পর্যন্ত বাস আছে। হাড়োয়া থেকে বেড়াচাঁপার দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। হাড়োয়া পৌঁছানোর পর সেখান থেকে আবার বাসে করে বেড়াচাঁপা পৌঁছানো যায়। | নাম=হাড়োয়া রোড রেলওয়ে স্টেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া= হাড়োয়া রোড রেলওয়ে স্টেশন| উইকিউপাত্ত=Q56278582 নিকটতম বিমানবন্দর হলো কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দরটির থেকে বেড়াচাঁপার দূরত্ব প্রায় ৩৩ কিলোমিটার। গাড়িতে করে কলকাতা থেকে বারাসাত হয়ে ঘণ্টা দুয়েকে বেড়াচাঁপা পৌঁছানো যায়। বেড়াচাঁপা একটি ছোট শহর। বেশি দূরত্বের জন্য আপনি রিকশা ভাড়া করতে পারেন। তবে কম দূরত্বের জন্য হাঁটাই ভাল। | নাম=চন্দ্রকেতুগড় অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= | বিবরণ=বাংলার গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রত্নস্থল। | নাম=খনা -মিহিরের ঢিপি অন্য=বরাহ মিহিরের ঢিপি ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি চন্দ্রকেতুগড়ের প্রধান দর্শনীয় স্থান। এই প্রত্নস্থলটির নির্মাণকাল আনুমানিক ৪০০- ৮০০ খ্রিস্টপূর্ব। | নাম=চন্দ্রকেতুগড় সংগ্রহশালা অন্য= চন্দ্রকেতুগড় কলেজ যাদুঘর| ইউআরএল ইমেইল= | নাম=চন্দ্রকেতু দুর্গ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ=খনা মিহিরের ঢিবি থেকে মাত্র ২কিমি দূরে | বিবরণ=রাজা চন্দ্রকেতু এই দুর্গটি নির্মান করেন। দুর্গের পাশ দিয়েই একসময় প্রবাহিত হত বিদ্যাধরী নদী। নদীর স্থানটি এখন উর্বর চাষের জমিতে পরিণত হয়েছে। চারিদিকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনার মন ভরিয়ে দেবে | ঠিকানা অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ দিকনির্দেশ= চন্দ্রকোণা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের একটি শহর। | নাম= চন্দ্রকোনা রোড রেলস্টেশন| অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=আরাবাড়ি ফরেস্ট রেঞ্জ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=চন্দ্রকোনা জোড়বাংলা মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=১৭ শতকের পাথরে নির্মিত একটি মন্দির। | নাম=মল্লেশ্বর শিব মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=পার্বতীনাথ মন্দির অন্য ইউআরএল ইমেইল= | নাম=প্রয়াগ ফিল্ম সিটি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=প্রয়াগ ফিল্ম সিটি উইকিউপাত্ত=Q7238987 | বিবরণ=বাংলার স্বনামধন্য সমাজ সংস্কারক তথা বাংলা বর্ণপরিচয় প্রণেতা পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মস্থান। | নাম=গনগনি ডাঙ্গা অন্য ইউআরএল ইমেইল= কুয়ালালামপুর একটি বিস্তৃত শহরতলি সহ একটি শহর যা চিরকাল স্থায়ী বলে মনে হয় । শহরটি কুয়ালালামপুরের সিটি হল দ্বারা পরিচালিত একটি ২৪৩ বর্গ কিলোমিটার (৯৪ বর্গ মাইল) ফেডারেল টেরিটরি এবং আটটি বিভাগ নিয়ে গঠিত যা মূলত প্রশাসনিক উদ্দেশ্যে ৪২ টি স্থানীয় অঞ্চলে বিভক্ত । কুয়ালালামপুরে আগত দর্শকদের জন্য নিম্নলিখিত জেলাগুলোর ধারণা করা হয়েছে । | region1description=কুয়ালালামপুরের সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক্টের সমতুল্য (সিবিডি) ওল্ড সিটি সেন্টারের উত্তর পূর্বে অবস্থিত । এই অঞ্চলটি শপিং মল বার এবং পাঁচতারা হোটেলগুলির পাশাপাশি আইকনিক পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারে ভরা। | region2description=এটি কুয়ালালামপুরের ঐতিহ্যবাহী কেন্দ্র যেখানে আপনি মেরডেকা স্কোয়ার সুলতান আবদুল সামাদ বিল্ডিং সেলাঙ্গর ক্লাব এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় রেল স্টেশন এবং রেল প্রশাসন ভবন সহ প্রাক্তন ঔপনিবেশিক প্রশাসনিক কেন্দ্রটি পাবেন । এই জেলায় কুয়ালালামপুরের পুরনো চীনা বাণিজ্যিক কেন্দ্রও রয়েছে যাকে সবাই এখন চিনাটাউন বলে উল্লেখ করে । ২০২৪ সালে মালয়েশিয়ার সর্বোচ্চ আকাশচুম্বী (পিএনবি ১১৮) শহরের এই অংশে অবস্থিত হবে । সিটি সেন্টারের উত্তরে ওল্ড সিটি সেন্টার বোটানিক্যাল গার্ডেন এবং কুয়ালালামপুর উত্তরের সংমিশ্রণ যার সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে ডায়মন্ড ট্রায়াঙ্গেল নামেও পরিচিত। । কুয়ালালামপুর শহরের ঠিক বাইরে রয়েছে পার্শ্ববর্তী উপগ্রহ শহর পেটালিং জয়া সুবাং জয়া শাহ আলম ক্লাং পোর্ট ক্লাং আমপাং পুচং সেলিয়াং রাওয়াং কাজাং এবং সেপাং সবগুলিই কুয়ালালামপুরের অন্তর্গত সেলাঙ্গোর রাজ্যে অবস্থিত। একই শহরের মধ্যে সেলাঙ্গোর দ্বারা বেষ্টিত পুত্রজায়া যুক্তরাষ্ট্রীয় অঞ্চল মালয়েশিয়ার কার্যত প্রশাসনিক ও বিচার বিভাগীয় রাজধানী। এই শহরগুলি এমনভাবে একত্রিত হয়েছে যে কুয়ালালামপুর কোথায় শেষ হয়েছে এবং সেলাঙ্গর কোথায় শুরু হয়েছে তা জানা কঠিন হতে পারে । এই শহরগুলির চূড়ান্ত পরিণতি হল বৃহত্তর কুয়ালালামপুর বা আরও সাধারণভাবে ক্লাং ভ্যালি নামে পরিচিত একটি বিশাল মহানগর। কাটোয়া ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পূর্ব বর্ধমান জেলার একটি মহানগর ও পৌরসভা এলাকা। এই শহরটি অজয় নদীর দক্ষিণ তীরে অবস্থিত। | নাম=কাটোয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=কাটোয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন উইকিউপাত্ত=Q15234531 | নাম= উইলিয়াম কেরি জুনিয়রের সমাধি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= উইলিয়াম কেরির সুযোগ্য পুত্র উইলিয়াম কেরি জুনিয়র প্রায় চল্লিশ বছরের বেশি সময় কাটোয়া শহরে কাটিয়েছিলেন। ১৮৫৩ সালরর ৩ ফেব্রুয়ারি কাটোয়ার বাড়িতেই তাঁর জীবনাবসন হয়। তাঁর সমাধি রয়েছে সাহেববাগানের কাশেশ্বরী বালিকা বিদ্যালয়ের পাশে। | নাম=অজয় পার্ক অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= অজয় নদীর মনোরম দৃশ্য সহ একটি সবুজ বিনোদন পার্ক। | নাম=শ্রী গৌরাঙ্গ বাড়ি অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=১৫১০ সালের জানুয়ারি মাসে শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু কাটোয়ার বর্তমান শ্রী গৌরাঙ্গ বাড়ি মন্দিরের জায়গায় তার গুরু কেশব ভারতীর কাছ থেকে "দীক্ষা" লাভ করেন। সেই থেকে এই ছোট্ট জনপদটি বৈষ্ণবদের কাছে একটি পবিত্র স্থান। | নাম=অট্টহাস শক্তিপীঠ অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শক্তিপীঠ। এখানে দেবী ফুল্লরা ও ভৈরব বিশ্বেশ। দেবীকে অধরেশ্বরী নামে পূজা করা হয়। এখানে একটি প্রাচীন শিলামূর্তি রয়েছে। | নাম=উদ্ধারণপুর অন্য ইউআরএল ইমেইল= চিচেন ইতজার সবচেয়ে আইকনিক কাঠামো হল কুকুলকান পিরামিড, যা এল কাস্টিলো নামেও পরিচিত। এই পিরামিডটি পালকযুক্ত সর্প দেবতা কুকুলকানকে উৎসর্গ করা হয়েছে। বসন্ত এবং শরৎ ঋতুতে আলো এবং ছায়ার খেলা পিরামিডের সিঁড়ি বেয়ে নিচে নেমে আসা সাপের বিভ্রম তৈরি করে। ৯ম এবং ১২শ শতাব্দীর মধ্যে চিচেন ইতজা মায়া সংস্কৃতির একটি উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র ছিল। এটি আশেপাশের অঞ্চলের জন্য একটি বাণিজ্য কেন্দ্র, ধর্মীয় স্থান এবং রাজনৈতিক কেন্দ্র হিসাবে কাজ করেছিল। সাইটটিতে স্থাপত্য শৈলীর মিশ্রণ রয়েছে, যা মায়া এবং টলটেক উভয় সংস্কৃতির প্রভাবকে প্রতিফলিত করে। দ্য টেম্পল অফ দ্য ওয়ারিয়র্স, গ্রেট বলকোর্ট, ক্যারাকল অবজারভেটরি এবং সেনোট সাগ্রাডো (পবিত্র সেনোট) চিচেন ইতজাতে পাওয়া অন্যান্য উল্লেখযোগ্য স্থাপনাগুলির মধ্যে রয়েছে। এর ঐতিহাসিক এবং স্থাপত্য তাত্পর্যের কারণে, চিচেন ইতজা সারা বিশ্ব থেকে বিপুল সংখ্যক পর্যটকদের আকর্ষণ করে। এটি মেক্সিকোতে সর্বাধিক পরিদর্শন করা প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানগুলির মধ্যে একটি এবং এটি প্রাচীন মায়া সভ্যতার উল্লেখযোগ্য সাফল্যের প্রমাণ। যদিও ইসলামাবাদের জনসংখ্যার অধিকাংশই ঐতিহ্যগতভাবে ফেডারেল সরকারের কর্মচারী ছিল মুশাররফের বছরগুলিতে ইসলামাবাদের সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছিল এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক ও ব্যবসায়িক কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। গত দশকে শহরের ঐতিহ্যগত খ্যাতিতে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। ৯ থেকে ৫ এর একটি সাধারণ শহর থেকে ইসলামাবাদ অনেক নতুন রেস্তোরাঁ এবং হোটেলের সাথে এই নতুন সম্পদকে সেবা দেওয়ার জন্য আরও প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে। অনেক আন্তর্জাতিক খাদ্য শৃঙ্খলা খুলেছে এবং সাধারণত রাতের জীবনে একটি বড় উন্নতি হয়েছে দেরিতে কেনাকাটার জায়গা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে শীতকালে অন্ধকারের পর রাস্তাগুলি যথেষ্ট শান্ত থাকে। একই নামের অন্যান্য জায়গার জন্য দেখুন 1 PAGENAME দ্ব্যর্থতা নিরসন আমাদের ম্যানুয়াল অফ স্টাইল হল উইকিভ্রমণকে সামঞ্জস্যপূর্ণ চেহারা এবং অনুভূতি দেওয়ার জন্য নিয়ম এবং নির্দেশিকাগুলির একটি সংগ্রহ । এই নিয়মগুলির বেশিরভাগেরই ব্যতিক্রম রয়েছে তবে একটি ভাল রেফারেন্স কাজকে সহযোগিতামূলকভাবে একত্রিত করার জন্য নিয়মগুলি অনুসরণ করা ভাল যদি না সেগুলি কোনও নির্দিষ্ট পরিস্থিতির জন্য বেশ অনুপযুক্ত হয় । নির্দেশিকার এই পরিচ্ছেদটি সামগ্রিকভাবে উইকিভ্রমণের কাঠামো সম্পর্কিত নিয়মগুলির জন্য। এই নিয়মগুলি পৃথক নিবন্ধসমূহের বিন্যাস সম্পর্কে—কীভাবে আমরা কাঁচা তথ্য গ্রহণ করি এবং এটিকে এমন একটি বিন্যাসে রাখি যা ভ্রমণকারীদের দ্বারা সহজেই ব্যবহারযোগ্য৷ উইকিভ্রমণ:নামস্থান সূচী nbsp;– উইকিভ্রমণ:নামস্থানের সমস্ত "মেটা" নিবন্ধ লাভপুর পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার একটি শহর। এই শহরটি তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়ের জন্মস্থান ও ৫১ পীঠের একটি শক্তিপীঠের তীর্থস্থানের জন্য বিখ্যাত। | নাম=লাভপুর রেলওয়ে স্টেশন অন্য ইউআরএল ইমেইল= | উইকিপিডিয়া=লাভপুর রেলওয়ে স্টেশন উইকিউপাত্ত=Q60146453 লাভপুরের দূরত্ব শান্তিনিকেতন থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার। নানুর থেকে সড়কপথে কীর্ণাহার হয়ে লাভপুরের দূরত্ব ১৫ কিমি। আপনি হেঁটে বা একটি সাইকেল রিকশা করে শহরটি ঘুরতে পারেন। এছাড়া অটো, ই-রিকশা বা টোটো করেও শহরটি ঘোরা যায়। আপনি যদি সত্যিই উদ্যমী হন, অনুসন্ধান করতে ভালবাসেন তবে আপনি কেবল একটি সাইকেল ভ্যান রিকশা করেও যেতে পারেন। | নাম=ধাত্রীদেবতা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ=বাঙালি ঔপন্যাসিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মস্থান। বর্তমানে এটিকে যাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়েছে। | নাম=ফুল্লরা অন্য ইউআরএল ইমেইল= | বিবরণ= ফুল্লরা ৫১টি শক্তিপীঠের অন্যতম একটি শক্তিপীঠ বলে মনে করা হয়। | বিবরণ=কোপাই নদী ও বক্রেশ্বর নদীর একটি মনোরম সঙ্গমস্থল হলো হাঁসুলি বাঁক। হাঁসুলি বাঁকের সৌন্দর্য তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাঁসুলি বাঁকের উপকথা নামক উপন্যাসে ধরা দিয়েছে। পরবর্তীকালে পরিচালক তপন সিনহা এই উপন্যাসটি নিয়ে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। বিষণ্ণ ঔদাসীন্যে ঊষাবৌদি বাংলাভাষায় প্রচলিত ঈশপের নিখুঁত গল্পটির ডালপালা অর্ধেক ছড়াতেই ঋতু ভুঁইঞা আর ঐন্দ্রিলা ধড়ফড়িয়ে দারুণ হৈ-হৈ করে উঠল ওঃ, ব্যাস্ এবার থামো তো, বুঝেছি বড্ডো পুরানো ঢঙের কেমন এক গল্প যার নীতিবাক্য হল,“মূঢ় আড়ম্বর ও আত্মশ্লাঘার ফল জীবনে বিঘ্ন ও বৃহৎ ক্ষতি” তাই না, এ্যাঁ? ০১২৩৪৫৬৭৮৯ ৳৫৬ ৉৫৬ noinclude> সম্পাদনা যুদ্ধ হল যখন উইকিভ্রমণে একটি নিবন্ধে দুই বা ততোধিক অবদানকারী তাদের দৃষ্টিভঙ্গি রক্ষা করতে নিবন্ধটিতে ক্রমাগত সম্পাদনা ও পুনঃসম্পাদনা করেন। উদাহরণস্বরূপ, অবদানকারী ক লিখেছেন: বাংলাদেশের সেরা ক্লাব হল ঢাকা ক্লাব ।'' অবদানকারী খ নিবন্ধে পরিবর্তন করে লিখেন: বাংলাদেশের সেরা ক্লাব হল চট্টগ্রাম ক্লাব ।'' অবদানকারী ক এটিকে ঢাকা ক্লাবে পরিবর্তন করে। অবদানকারী খ এটিকে পুনরায় চট্টগ্রাম ক্লাবে পরিবর্তন করে। এবং এরকম চলতে থাকে। যেন এটি উইকির সমতুল্য দুটি শিশু একে অপরের সমুক্ষে চিৎকার করছে আমি নই তারাও আমি নই তারাও!" সম্পাদনা যুদ্ধ সাধারণত খুব বাজে বিষয়। তারা সাধারণত অপ্রয়োজনীয় দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে এবং আমাদের হাতে থাকা কাজ থেকে অনেক লোকের মনোযোগ বিঘ্নিত করে। যদিও, কখনও কখনও এই দ্বন্দ্বের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়; কখনও কখনও আমাদের নীতি, শৈলী, যাই হোক না কেন তা থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বের করতে হবে এবং সম্পাদনা যুদ্ধ সেই আলোচনার সূত্রপাত করে। আপনি যদি একটি সম্পাদনা যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন তবে আপনাকে যা করতে হবে তা এখানে রয়েছে: *এক মুহূর্তের জন্য পিছিয়ে যান । কেউ মারা যাবে না কারণ লোকেরা ১২ বা ২৪ ঘন্টার জন্য বাংলাদেশের সেরা ক্লাবকে সত্যিই জানে না। পাতাটি বুকমার্ক করুন এবং পরে এটিতে ফিরে আসুন। উইকিভ্রমণ:কীভাবে অবাঞ্ছিত সম্পাদনাগুলি পরিচালনা করবেন]] বিশ্ব পর্যটন দিবস বিপদি) হলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও পর্যটন কেন্দ্রের সাথে সেতুবন্ধন গড়ে তোলার মাধ্যমে পর্যটনের ভূমিকা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধিসহ সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক উপযোগিতাকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে প্রতি বছর ২৭ সেপ্টেম্বর পালিত একটি আন্তর্জাতিক দিবস। জাতিসংঘের অধীনস্থ বিশ্ব পর্যটন সংস্থার প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে ১৯৮০ সাল থেকে সকল সদস্য দেশে এটি পালিত হয়ে আসছে। # অবশ্যই প্রবেশকৃত (লগ-ইন থাকা) অ্যাকাউন্ট থেকে অনুবাদ করতে হবে। অনুবাদ করার জন্য নিবন্ধের তালিকা কোথায় পাব {{DISPLAYTITLE:বিশ্ব পর্যটন দিবস এডিটাথন ২০২৩}} [[বিষয়শ্রেণী:বিশ্ব পর্যটন দিবস এডিটাথন ২০২৩