* উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী নিবন্ধটি সম্পর্কে [[বিশেষ:পরিসংখ্যাত NUMBEROFARTICLES টি নিবন্ধ বাংলা উইকিভ্রমণে রয়েছে। commons উইকিমিডিয়া কমন্সে সম্পর্কিত মিডিয়া commonscat উইকিমিডিয়া কমন্সে সম্পর্কিত মিডিয়া commonscat উইকিমিডিয়া কমন্সে links সম্পর্কিত মিডিয়া | উক্তি বিদ্যা হলো সব থেকে বড় সম্পদ, বিদ্যা শুধু আমাদের নিজেদের উপকার করে না বরং প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে গোটা সমাজের কল্যাণ সাধন করে। এই বিষয়শ্রেণীগুলি এই পাতার নিচের অংশে নিবেন না। * এই পৃষ্ঠাটি বাংলা উইকিউক্তির সাধারণ বিষয় সংক্রান্ত আলোচনার জন্য নিবেদিত পাতা। এখানে বাংলা উইকিউক্তি সংক্রান্ত বিষয়ে যেকোনো প্রসঙ্গ তুলে ধরতে পারেন। * পুরনো কোন বিষয়ে মন্তব্য করতে চাইলে সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদের শেষে আপনার মন্তব্য যোগ করুন। * আপনার নিজের নিরাপত্তার জন্যই, অনুগ্রহপূর্বক আপনার ই-মেইল ঠিকানা বা যোগাযোগের জন্য অন্য কোনো তথ্য এখানে দেবেন না । | উক্তি যদি বাধা আসে তাহলে আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য দিক পরিবর্তন করেন; কখনও সেখানে পৌঁছানোর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করবেন না। | শ্রেণি লক্ষ্য অনুপ্রেরণা সফলতা]] [[বিষয়শ্রেণী:প্রধান পাতার টেমপ্লেট PAGENAME বিষয়শ্রেণী:টেমপ্লেট]] buttonlabel একটি উক্তি যুক্ত করুন [[বিষয়শ্রেণী:প্রধান পাতার টেমপ্লেট PAGENAME বিষয়শ্রেণী:টেমপ্লেট]] [[বিষয়শ্রেণী:বর্তমান সময় ভিত্তিক তারিখ-গণনা টেমপ্লেট PAGENAME [[ব্যবহারকারী 1 1 ব্যবহারকারী আলাপ 1 আলাপ middot বিশেষ:Contributions 1 অবদান local uncategorized_namespaces ব্যবহারকারী আলাপ ব্যবহারকারী_আলাপ উইকিপিডিয়া_আলোচনা চিত্র_আলোচনা টেমপ্লেট_আলোচনা সাহায্য_আলোচনা বিষয়শ্রেণী_আলোচনা প্রবেশদ্বার_আলোচনা মডিউল_আলাপ মিডিয়াউইকি_আলোচনা ['help page link সাহায্য:উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি', ['undefined_error একটি অনির্দিষ্ট ত্রুটির অবস্থা সহকারে ডাকা হয়েছে', ['unknown_argument_map যুক্তির নকশা এই পরিবর্তনশীলের জন্য সংজ্ঞায়িত হয়নি', ['bare_url_no_origin অনাবৃত url পাওয়া গেছে কিন্তু মূল নির্দেশক শূন্য বা ফাঁকা', ['long'] জানুয়ারি 1 জানুয়ারী 1 ফেব্রুয়ারি 2 ফেব্রুয়ারী 2 মার্চ 3 এপ্রিল 4 মে 5 জুন 6 জুলাই 7 আগস্ট 8 আগষ্ট 8 অগাস্ট 8 সেপ্টেম্বর 9 অক্টোবর 10 নভেম্বর 11 ডিসেম্বর 12}; ['etal উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: ও অন্যান্য স্পষ্টভাবে ব্যবহার করছে', CS1 maint: Explicit use of et al. category ইউআরএল ছাড়া ও সংগ্রহের তারিখসহ উদ্ধৃতি ব্যবহার করা পাতা‎', message arXiv উদ্ধৃতিতে অসমর্থিত প্যারামিটার রয়েছে', category ইউআরএল ছাড়া ওয়েব উদ্ধৃতি ব্যবহার করা পাতা', category উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: অবদানকারী', category উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: অবদানকারী', category উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: অবচিত প্যারামিটার', category ইউআরএল ছাড়া ও বিন্যাসসহ উদ্ধৃতি ব্যবহার করা পাতা', category উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: প্যারামিটারের মান অবৈধ', category অসমর্থিত প্যারামিটার ব্যবহার করা উদ্ধৃতিসহ পাতা', category অসমর্থিত প্যারামিটার ব্যবহার করা উদ্ধৃতিসহ পাতা', message একের অধিক $1 উল্লেখ করা হয়েছে', category প্রয়োজনাতিরিক্ত প্যারামিটার থাকা উদ্ধৃতিসহ পাতা', message লেখা 1" উপেক্ষা করা হয়েছে', category নামবিহীন প্যারামিটার ব্যবহার করা উদ্ধৃতিসহ পাতা', message ভ্যানকুভার শৈলীতে ত্রুটি 1', category উদ্ধৃতি শৈলী ত্রুটি: ভ্যানকুভার শৈলী', link অ্যামাজন স্ট্যান্ডার্ড আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার', link w:ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড মিউজিক নাম্বার', link w:ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড সিরিয়াল নাম্বার', link অফিস অফ সায়েন্টিফিক এন্ড টেকনিক্যাল ইনফরমেশন', link সোশ্যাল সাইন্স রিসার্চ নেটওয়ার্ক', cfg['experiment-blurb-template ব্যবহারকারীগণ $1 এবং $2 এই টেমপ্লেট সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারেন।" cfg['experiment-blurb-module সম্পাদনাকারীগণ $1 এবং $2 এই মডিউল সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারেন।" আপনি যদি এই টেমপ্লেটে পরিবর্তন করেন, তাহলে সেইসাথে মুদ্রণ সংস্করণ হালনাগাদ করুন করুন।' s s|%s পাতায় পাওয়া যেতে পারে।', self:addCat(0 টেমপ্লেটে অবৈধ তারিখ প্যারামিটারসহ নিবন্ধসমূহ') self:addCat('all উইকিপিডিয়া বার্তা বাক্স প্যারামিটার ঠিক করা প্রয়োজন allSort) 'এই বার্তা বাক্স একটি অবৈধ "type=%s" প্যারামিটার ব্যবহার করছে এবং তা ঠিক করা প্রয়োজন।', templateErrorCategory অনুপস্থিত প্যারামিটারসহ নিবন্ধের বার্তার টেমপ্লেট', কাজী নজরুল ইসলাম অঘ্রাণের সওগাত) জীবনানন্দ দাশ জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (প্রথম খণ্ড জীবনানন্দ দাশ, প্রকাশক- বেঙ্গল পাবলিশার্স, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৯১ * অঘ্রাণে না যদি হয় বৃষ্টি, না হয় কাঁটালের সৃষ্টি।৷ * দারিদ্র্য বহুমাত্রিক। দারিদ্র্য আমাদের উপার্জন ছাড়াও, আমাদের স্বাস্থ্য, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ এবং আমাদের সংস্কৃতি ও সামাজিক সংগঠনের অগ্রগতির উপর প্রভাব ফেলে। * আমার কবিতা যুদ্ধের ঘোষণা, পরাজয়ের জন্য নয়। এটা পরাজিত সৈনিকের হতাশার ডঙ্কা নয়, কিন্তু যুদ্ধ যোদ্ধার জেতার ইচ্ছা। এটা হতাশার বিষণ্ণ কণ্ঠস্বর নয়, বিজয়ের উত্তেজক চিৎকার। ==অটল বিহারী বাজপেয়ীকে নিয়ে উক্তি== * সে আমার বিরোধী দলের এক যুবক নেতা যে সবসময় আমার সমালোচনা করছে। কিন্তু আমি মনে করি তার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। তার কবরফলকে লিখিত তার কবিতা * এটা মনে রাখা চাই যে আগে শিল্পী ও তাহার সৃষ্টি, পরে শিল্পশাস্ত্র ও শাস্ত্রকার—শাস্ত্রের জন্য শিল্প নয়, শিল্পের জন্য শাস্ত্র। আগে মূর্তি রচিত হয়; পরে মূর্তিলক্ষণ, মূর্তিবিচার, মূর্তিনির্মাণের মান-পরিমাণ নির্দিষ্ট ও শাস্ত্রাকারে নিবদ্ধ হয়। * আমরা বর্ষাকালে রথের সময়ে তালপাতার ভেঁপু কিনে বাজাতুম; আর টিনের রথে মাটির জগন্নাথ চাপিয়ে টানতুম, রথের চাকা শব্দ দিত ঝন্‌ ঝন্‌; যেন সেতার নূপুর সব একসঙ্গে বাজছে। আকাশ ভেঙে বৃষ্টি পড়ত দেখতে পেতুম, থেকে থেকে মেঘলা আলোকে রোদ পরাত চাপাই শাড়ি—কি বাহার খুলত! * তখনকার সেই স্বদেশী যুগে ঘরে ঘরে চরকা কাটা, তাঁত বোনা, বাড়ির গিন্নি থেকে চাকরবাকর দাসদাসী কেউ বাদ ছিল না। মা দেখি একদিন ঘড়ঘড় করে চরকা কাটতে বসে গেছেন। মার চরকা কাটা দেখে হ্যাভেল সাহেব তাঁর দেশ থেকে মাকে একটা চরকা আনিয়ে দিলেন। বাড়িতে তাঁত বসে গেল, খটখট শব্দে তাঁত চলতে লাগল। মনে পড়ে এই বাগানেই সুতো রোদে দেওয়া হত। ছোটো ছোটো গামছা ধুতি তৈরি করে মা আমাদের দিলেন—সেই ছোটো ধুতি, হাঁটুর উপর উঠে যাচ্ছে, তাই প’রে আমাদের উৎসাহ কত। ঘরোয়া- অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৭৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৭-২৮ * অপেক্ষাকৃত মুক্ত গণমাধ্যম থাকা কোনও স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক দেশে কখনও কোনও উল্লেখযোগ্য দুর্ভিক্ষ হয়নি। * আমি বিশ্বাস করি যে বিশ্বজগতের সমস্ত সমস্যা এক বা বিভিন্ন ধরনের বৈষম্য থেকে আসে। * একটি সমাজের সাফল্য মূলতঃ সেই স্বাধীনতার দ্বারা মূল্যায়ন করা হয় যা সমাজের সদস্যরা উপভোগ করে। * কিছু মানুষের ক্ষেত্রে, অনাহারের কারণ যথেষ্ট খাবার না পাওয়া। যথেষ্ট খাবার না থাকা এর কারণ নয়। * শিক্ষা প্রদান কেবল প্রাপককে আলোকিত করে না, বরং শিক্ষক, বাবা-মা, বন্ধুর মতো শিক্ষা দাতাকেও সমৃদ্ধ করে। * আমি একটি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে জন্ম নিয়েছিলাম এবং সারাজীবন একটি বা একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরেই কাটিয়ে দিয়েছি বলে মনে হয়। * মানুষ কথা বলতে ভয় পেলে বুঝতে হবে গণতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত। * আলো চাই, স্বাতন্ত্র্য চাই, চাই অমৃতত্বের অধিকার, চাই দিব্যজীবনের ভাস্বর মহিমা এই অভীপ্সা নিয়ে যেমন মানুষের যাত্রা শুরু, তেমনি এর চরিতার্থতাতেই তার ইতি। এর চেয়ে বৃহত্তর কামনা তার মনেরও অগোচর। * মন্দিরের দ্বারে তুমি ভগবদ্ভক্ত কিনা, এই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা না করিয়া তুমি রাজভক্ত কিনা, এই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়, সেই মন্দির যেন কোন ভগবদ্ভক্ত না মাড়ান। * সম্রাটের প্রাপ্য যাহা তাহাই অর্পণ কর, ভগবানের প্রাপ্য যাহা তাহা ভগবানের, সম্রাটের নহে। *যখন শূন্য অবস্থা হয়, তখন শান্ত হয়ে মাকে ডাক। শূন্য অবস্থা সকলেরই হয় তবে শান্ত শূন্য অবস্থা হলে সাধনার উপকারী হয়—অশান্ত হলে তার ফল হয় না। * কান্নার মানে এই নয় যে আপনি একজন ভালো মানুষ। এর মানে এই নয় যে আপনার খুব বেশি আবেগ আছে। এটি আপনার হৃদয়ের আবেগ সম্পর্কে, এটি আপনার চোখের সম্পর্কে নয়, অশ্রু সম্পর্কে নয়। বাশার আল আসাদ, বিল নিলির সাথে সাক্ষাৎকারের সময়ে, ২০১৬ টমাস বেইলি অলড্রিচ টু মুডস আনগার্ড গেটস এবং অন্যান্য কবিতা বোস্টন এবং নিউ ইয়র্ক: হাউটন, মিফলিন অ্যান্ড কোম্পানি, ১৮৯৫ পৃ: ৫৬। আলফ্রেড অস্টিন সাভোনারোলা লন্ডন: ম্যাকমিলান অ্যান্ড কোং, ১৮৮১ আইন পঞ্চম, এসসি। চতুর্থ; পৃ: ২৬৪। * জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা টেলিস্কোপ তৈরি করেছেন যা আগে অদেখা অগণিত তারা দেখাতে পারে; কিন্তু যখন একজন মানুষ তার নিজের চোখের অশ্রুর মধ্য দিয়ে দেখেন, তখন সেটি হল একটি লেন্স যা খুলে যায় অজানায় পৌঁছায়, এবং কক্ষগুলিকে প্রকাশ করে যা কোনও টেলিস্কোপ, যতই দক্ষতার সাথে তৈরি করা হোক না কেন তা করতে পারে না; না, যা ঈশ্বরের সিংহাসনকেও দেখায়, এবং অস্পষ্ট দূরত্বকে বিদ্ধ করে যেখানে সেই চিরন্তন সত্যগুলি যেখানে সত্য জীবন রয়েছে। হেনরি ওয়ার্ড বিচার লাইফ থটস ১৮৫৮ পৃ. ২০। * একজন মহিলার কান্না, নীরব বক্তা। ফ্রান্সিস বিউমন্ট এবং জন ফ্লেচার, লাভ'স কিউর, বা দ্য মার্শাল মেইড (আনু. ১৬১২-১৬১৩ অ্যাক্ট ভি, এসসি ৩। **ক্যাথলিন ব্রায়েন, গর্ডন ওয়ারেন এবং গাই চেম্বার্স। ক্রাইং ফর নো রিজন, লিটল রেড (২০১৪) * যত্ন করে কাঁদানোর জন্য খুব আপন মানুষগুলোই যথেষ্ট! * মেয়েদের চোখে দুই রকমের অশ্রু থাকে, একটি দুঃখের অপরটি ছলনার। অস্কার ফিঙ্গাল ও'ফ্ল্যাহারটি উইলস ওয়াইল্ড ১৬ অক্টোবর, ১৮৫৪ – ৩০ নভেম্বর, ১৯০০) একজন আইরিশ নাট্যকার, ঔপন্যাসিক এবং কবি। তার জন্ম আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে। তিনি বহু ছোট গল্পও রচনা করেছেন। এছাড়া তিনি ফ্রিম্যাসন্স সোসাইটির সদস্য ছিলেন। ভিক্টোরীয় যুগের লন্ডন শহরে তিনি অন্যতম সফল নাট্যকার হিসেবে পরিচিত হন। তিনি তার চাতুর্যময় নাট্যরচনার মাধ্যমে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন। তবে এক বিচারের রায়ের ফলে তার সাফল্যের পরিসমাপ্তি ঘটে এবং তাকে বড় সমকামিতার দায়ে কারাদন্ড দেয়া হয়। তিনি ৪৬ বছর বয়সে প্যারিস শহরে মৃত্যুবরণ করেন। একজন পুরুষ ততক্ষণ যে কোনও নারীর সাথে সুখে থাকতে পারে যতক্ষণ না সে তাকে ভালবাসে। মানুষজন তাদের চেয়ে অনেক উপরে উঠে আসা ব্যক্তিদের দিকে অকৃতজ্ঞতার অভিযোগ তোলার জন্য খুব পটু। ধারাবাহিকতা হল কল্পনাহীনদের শেষ আশ্রয়স্থল। অনুভূতি দিয়ে আঁকা প্রতিটি প্রতিকৃতি হল আঁকিয়ে শিল্পীর প্রতিকৃতি, আকাঁনো ব্যক্তির নয়। ফটোগ্রাফি] আপনি যদি মানুষকে সত্য বলতে চান তবে তাদের হাসাতে থাকেন, অন্যথায় তারা আপনাকে হত্যা করবে। **ভ্রম হল সমস্ত আনন্দের মধ্যে প্রথম। * শ্রম ছিল প্রথম মূল্য, আসল ক্রয় অর্থ যা সমস্ত কিছুর জন্য প্রদান করা হয়। এটি স্বর্ণ বা রৌপ্য দ্বারা নয়, তবে শ্রম দ্বারা ছিল, যে বিশ্বের সমস্ত সম্পদ মূলত ক্রয় করা হয়েছিল। * কোন সমাজই কখনও সমৃদ্ধ এবং সুখী হতে পারে না, যার সদস্যদের অনেক বড় অংশ দরিদ্র এবং দুর্দশাগ্রস্ত। * সকল অর্থকড়িই বিশ্বাসের বিষয়। * প্লেটো আমার বন্ধু এরিস্টটল আমার বন্ধু কিন্তু আমার সবচেয়ে বড় বন্ধু সত্য। **মূল লেখা ল্যাটিন ভাষায় যা নিউটন নিজেই লিখেছিলেন Quaestiones Quaedam Philosophicae [কিছু দার্শনিক প্রশ্ন] এই শিরোনামে (১৬৬৪ খৃষ্টাব্দ) *আমি এটি এজন্য উল্লেখ করিনি যে, বিশ্ব চরাচর কখন ধ্বংস হবে তার সময় আমি সবাইকে জানাতে চাই; বরং এজন্য যে, কল্পনার রাজ্যে বসবাসকারী ব্যক্তিরা বিশ্বের ধ্বংস সম্বন্ধে যা বলছেন তার সবগুলোকে একটি সীমার মধ্যে বেঁধে দেয়া। এবং এটি করার মাধ্যমে আমি পবিত্র ভবিষ্যদ্বাণীসমূহের যেটি ব্যর্থ প্রমাণিত হবে তাকে সাথে সাথে বিফল হিসেবে চিহ্নিত করার উপায় নির্ধারণ করলাম। * আমি জানিনা বিশ্বের কাছে আমি কিভাবে উপস্থাপিত হয়েছি, কিন্তু আমার কাছে আমার নিজেকে মনে হয় এক ছোট বালক যে কেবল সমুদ্র উপত্যকায় খেলা করছে এবং একটি ক্ষুদ্র নুড়ি বা ক্ষুদ্রতর এবং খুব সাধারণ পাথর সন্ধান করছে, অথচ সত্যের মহাসমুদ্র তার সম্মুখে পড়ে রয়েছে যা অনাবিষ্কৃতই রয়ে গেল। * মাধ্যাকর্ষণ গ্রহগুলির গতি ব্যাখ্যা করে, তবে কে গ্রহগুলিকে গতিশীল করে তা ব্যাখ্যা করতে পারে না। * সত্যকে কখনও সরলতার মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায়, এবং জিনিসগুলির বহুগুণতা এবং বিভ্রান্তিতে নয়। * সাহসী অনুমান ছাড়া কোনও দুর্দান্ত আবিষ্কার কখনও করতে পারে না। * মহাকর্ষ সবসময় আমাদের এটি ব্যাখ্যা করতে পারে যে গ্রহগুলো কিভাবে ঘুরছে। কিন্তু এটি ব্যাখ্যা করতে পারে না যে কে গ্রহগুলোকে এই অবস্থায় রেখেছেন। * নাস্তিকতা এত নির্বোধ। যখন আমি সৌরজগতের দিকে তাকাই, আমি পৃথিবীকে সূর্য থেকে সঠিক দূরত্বে দেখি তাপ এবং আলোর সঠিক পরিমাণ পেতে। ঘটনাক্রমে তা হয়নি। * পৃথিবীর এই বিপুল জ্ঞানভাণ্ডারকে জানার ক্ষেত্রে আমি সাগরের তীরে দাঁড়িয়ে থাকা এক শিশুর মতো, যে শুধু সারাজীবন নুড়িই কুড়িয়ে গেল। সমুদ্রের জলরাশির মতো বিশাল এই জ্ঞান আমার অজানাই থেকে গেল। * ব্যাখ্যার পরিবর্তে একটি বিস্ময়বোধক হিসাবে আপনার জীবন যাপন করুন। * আমি যদি অন্যদের চেয়ে আরও বেশি দেখেছি, তবে এটি দৈত্যদের কাঁধে দাঁড়িয়ে। * আমরা সাদা চোখে একটি পানির কণা সম্পর্কেই জানতে পারি কিন্তু বিশাল সমুদ্র সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান সামান্যই। * কৌশল হল শত্রু না করে একটি পয়েন্ট তৈরি করার শিল্প। * আমি স্বর্গীয় দেহের গতি গণনা করতে পারি, কিন্তু মানুষের উন্মাদনা গণনা করতে পারি না। * অন্য কোন প্রমাণের অভাবে, বুড়ো আঙুলই আমাকে ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্পর্কে নিশ্চিত করবে। * আমার সমস্ত আবিষ্কার প্রার্থনার উত্তরে করা হয়েছে। * যে অর্ধহৃদয় চিন্তা করে, সে ঈশ্বরে বিশ্বাস করবে না; কিন্তু যে সত্যিই মনে করে তাকে ঈশ্বরে বিশ্বাস করতে হবে। * সত্য হল নীরবতা ও ধ্যানের সন্তান। * আমার ক্ষমতা সাধারণ। শুধুমাত্র আমার গবেষণা আমাকে সাফল্য এনে দেয়। * একজন মানুষ মিথ্যা জিনিস কল্পনা করতে পারে, কিন্তু সে কেবল সত্য জিনিসগুলি বুঝতে পারে, কারণ যদি জিনিসগুলি মিথ্যা হয় তবে তাদের আশঙ্কা বোঝা যায় না। * আপনাকে নিয়ম তৈরি করতে হবে, সেগুলি অনুসরণ করতে হবে না * আমরা অনেক দেয়াল নির্মাণ করি এবং পর্যাপ্ত সেতু তৈরি করি না। * আমার আবিষ্কার প্রতিভা-প্রসূত নয়; বহু বছরের অধ্যবসায় ও নিরবচ্ছিন্ন সাধনার ফল। * আমি দর্শনতত্ত্বের ভিত্তি স্থাপন করেছি, এটির ব্যাখ্যা দার্শনিক নয় বরং গাণিতিক। *মানুষ হিসেবে তিনি ব্যর্থ ছিলেন কিন্তু দানব হিসেবে ছিলেন অত্যুৎকৃষ্ট। *যুক্তির যুগের প্রথম মানুষ ছিলেন না নিউটন, তিনি ছিলেন জাদুকরদের মধ্যে শেষজন বেবিলনীয় ও সুমেরীয়দের শেষজন। * নিউটনের চরিত্র সাধারণ লোকের চরিত্রের ন্যায় নহে। উহা এমন সুন্দর যে চরিতাখ্যায়ক ব্যক্তি লিখিতে লিখিতে পরম পরিতোষ প্রাপ্ত হন। এবং যে উপায়ে তিনি মনুষ্য মণ্ডলী মধ্যে অবিসংবাদিত প্রাধান্য প্রাপ্ত হইয়াছিলেন তাহা পর্য্যালোচনা করিলে মহোপকার ও মহার্থ লাভ হইতে পারে। নিউটন অত্যুৎকৃষ্ট বুদ্ধিশক্তি সম্পন্ন ছিলেন; কিন্তু তদপেক্ষায় স্থানবুদ্ধিরাও তদীয় জীবনবৃত্ত পাঠে পদে পদে উপদেশ লাভ করিতে পারেন। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জীবনচরিত- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, প্রকাশক- সংস্কৃত প্রেস ডিপোজিটরি, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দ (১২৬৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৭ *অসামান্য প্রতিভাবান ছিলেন নিউটন, বিস্ময়কর ছিলেন সব দিকে অদ্ভুত, দুর্গম, অন্যমনস্ক, অমানবিক, নক্ষত্রের মতো সুদূর; মানুষ ছিলেন তিনি, তবু যেন মানুষ ছিলেন না, ছিলেন প্রাকৃতিক শক্তির মতো, যাঁর কাছাকাছি যাওয়া ছিল অসম্ভব। * যদি কোন মিথ্যাকে তুমি বারবার এবং সাবলীলভাবে বলতে পারো তবেই তা বিশ্বাসযোগ্য হবে। * একজন খ্রিস্টান হিসেবে প্রতারিত হওয়া আমার কর্তব্য নয়, কর্তব্য হলো সত্য এবং ন্যায়ের জন্য যুদ্ধ করা। * আমি তোমাদের ভালোবাসায় না গিয়ে যুদ্ধে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি, কারন যুদ্ধে তুমি হয় বাঁচবে না হয় মরবে, কিন্তু ভালোবাসলে না পারবে বাঁচতে না পারবে মরতে। * একজন বড় মিথ্যাবাদী, একজন বড় জাদুকরও। * অপছন্দের চেয়ে ঘৃণার স্থায়িত্ব বেশি। * জার্মানি হবে পৃথিবীর সর্বশক্তিমান নয়তো কিছুই নয়। * সন্ত্রাস, নাশকতা, হত্যা এবং বিস্ময়ের মধ্য দিয়ে শত্রুর মনোবল ভেঙে দাও, এটাই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ। * যে ব্যাক্তি আকাশকে সবুজ দেখে এবং জমিনকে আঁকে নীল রঙে তাকে নপংসুক করে দেয়া কর্তব্য। * শক্তি প্রতিরোধে নয়, আক্রমণেই প্রকাশিত হয়। * কে বলেছে আমি ঈশ্বরের দ্বারা সুরক্ষিত নই। * যে যুবক ভবিষ্যৎকে জয় করে, সে হয় একা। * আশ্চর্যের বিষয় না এটা! নক্ষত্রের ক্ষেত্রটি এত বিস্তৃত কিন্তু মানুষ তা পরিমাপ করেছে। দ্য গার্ডেন অফ এপিকিউরাস ১৮৯৪। * হায়, আমার মাথার চতুর্দিকে যদি চোখ বসানো থাকতো, তাহলে আচক্ৰবালবিস্তৃত এই সুন্দরী ধরণীর সম্পূর্ণ সৌন্দর্য একসঙ্গেই দেখতে পেতুম।{{fact}} * আমার মনের চোখ তো মাত্র একটি কিংবা দুটি নয়। মনের চোখ বাড়ানো-কমানো তো সম্পূর্ণ আমার হাতে। নানা জ্ঞানবিজ্ঞান যতই আমি আয়ত্ত করতে থাকি, ততই এক-একটা করে আমার মনের চোখ ফুটতে থাকে।{{fact}} * আমাকে যদি সত্য ও সুন্দরের মধ্যে একটিকে বেছে নিতে বলা হয়, আমি কোনো দ্বিধা করব না; আমি সুন্দরকেই বরণ করে নেব এই দৃঢ় প্রত্যয়ে যে সুন্দরের মধ্যে রয়েছে এমন সত্য যা স্বয়ং সত্যের চেয়ে মহত্তর ও গভীরতর। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম জন্ম:১৪ জুন, ১৯৪৭) ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি বাঘা সিদ্দিকী নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সমরনায়ক, যিনি ভারতীয় বাহিনীর সাহায্য ব্যতিরেকেই ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের প্রথমার্ধে ঢাকা আক্রমণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছিলেন। তার পূর্ণ নাম আব্দুল কাদের সিদ্দিকী। তাকে বঙ্গবীর নামেও ডাকা হয়। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বাহিনী কাদেরিয়া বাহিনী তার নেতৃত্বে গঠিত ও পরিচালিত হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। তার নামে সখিপুরে "কাদেরনগর" গ্রামের নামকরণ করা হয়েছে। * নিয়াজী হাত বাড়িয়ে দিলেও আমার দিক থেকে কোনো সাড়া ছিল না। মুহূর্তে আমার কপাল ও হাতে বিন্দু বিন্দু ঘাম ফুটে উঠল। আমার মনে হচ্ছিল, লাখ লাখ বাঙালির হত্যাকারী পাপীষ্ঠের সঙ্গে হাত মেলাব কোন প্রয়োজনে? * এ মাসে (বিজয়ের মাস) আমি কোনো কথা বলব না। বিজয়ের মাস যাক, তার পর এসো। * এমন অসভ্য সরকার আমি জীবনে কখনো দেখিনি। * আমাদের দেশে খালি নারী নারী আর নারী। এই দেশে আল্লাহর রহমত বর্ষণ হতে পারে না। আল্লাতালা নারী সৃষ্টি করার পর থেকে আল্লাতালার নিজের উপর থেকেই নিজের রহমত উঠে গেছে। কাজেই রহমতের বর্ষণ পেতে হলে এ থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। * এভাবেই যদি পূর্ব বাংলার জনগণের ওপর শাসন-শোষণ চলতে থাকে, তবে আগামী ১০ বছরের মধ্যে পূর্ব বাংলার মানুষ পশ্চিম পাকিস্তানের প্রতি আসসালামু আলাইকুম জানাবে। তোমাদের পথ তোমরা দেখো, আমাদের পথ আমরা দেখব। * ২১-দফার পূর্ণ রূপায়ণের জন্য আমাদের নিরবচ্ছিন্ন আন্দোলন চালাইয়া যাইতে হইবে। ইহা সারা পাকিস্থানের সামাজিক ও আর্থিক পরাধীনতার হাত হইতে মুক্তির মহান সনদ, ইহা যেন আমরা কখনও বিস্মৃত না হই। কাগমারী সম্মেলন সংক্রান্ত প্রচারপত্র, ৩রা ফেব্রুয়ারী ১৯৫৭, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র- প্রথম খন্ড, সম্পাদনা- হাসান হাফিজুর রহমান, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৫৯৩ * হে লোকসকল, আমাকে তোমাদের উপর কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে, কিন্তু আমি তোমাদের সর্বোত্তম নই। সুতরাং যদি আমি সঠিক কাজ করি তবে আমাকে সাহায্য কর এবং যদি আমি ভুল করি তবে আমাকে সংশোধন করে দিও। সততা একটি পবিত্র আমানত এবং মিথ্যা হচ্ছে বিশ্বাসঘাতকতা। তোমাদের দুর্বলরা ততক্ষণ পর্যন্ত সবল যতক্ষণ পযন্ত আমি তাকে তার অধিকার আদায় করে দেই ইনশাআল্লাহ এবং তোমাদের শক্তিশালীরা ততক্ষণ পর্যন্ত দুর্বল যতক্ষণ পর্যন্ত আমি তাদের কাছে থেকে পাওনা আদায় করে দেই ইনশাআল্লাহ। কোনো জাতি জিহাদ ত্যাগ করলে আল্লাহ তাকে লাঞ্ছিত না করে ছাড়বেন না। না কোনো জাতির মধ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়বে আর আল্লাহ তাকে পরীক্ষায় ফেলবেন না। আমাকে ততক্ষণ মেনে চল যতক্ষণ আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে মেনে চলি এবং যদি আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে মেনে না চলি, তাহলে আমার প্রতি তোমাদের আনুগত্যের কোনো বাধ্যবাধকতা থাকবে না। সালাতের জন্য দাঁড়াও। আল্লাহ তোমাদের উপর রহম করুন। খেলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর।'' * যে লোক পরকালের জন্য এ দুনিয়াকে একেবারে ছেড়ে দেয়, সে লোক উত্তম নয়। বরং উত্তম সে লোক যে লোক দুনিয়া এবং আখিরাত উভয়টির হক্ব রক্ষা করে চলে। * যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে? যারা পানিতে ডুবে যাওয়ার ভয়ে তার সন্তানকে ডোবায় নামতে দেন না, কিভাবে সে সন্তান আটলান্টিক পাড়ি দিবে? * লাঙ্গল যার জমি তার * নিজেকে বিলিয়ে দিতে হবে জাতির সহায়তায়। মহত্ত্ব নিয়ে অনাসক্ত হয়ে ব্যক্তিসত্তার স্বকীয়তা ভূলতে হবে; লুপ্ত করতে হবে। জাতির স্বার্থই হবে ব্যক্তির স্বার্থ। জাতির কল্যাণেই হবে ব্যক্তির কল্যাণ। * আপনি যদি কোন ভালো কাজ করেন তাহলে লোকে আপনার সমালোচনা করবে। * আম গাছে আম ধরে বলেই লোকে ঢিল মারে। ফজলি আম গাছে আরও বেশি করে মারে; শেওড়া গাছে কেউ ঢিল মারে না। *আগেও জেলে ছিলাম। এখনও জেলে আছি। পার্থক্য আগে স্যালুট দিত না, এখন দেয়। প্রথম মেয়াদে দায়িত্ব পাওয়ার পর এক অনুষ্ঠানে বঙ্গভবনের পরিবেশ নিয়ে। * বঙ্গভবন আর জেলখানার মধ্যে পার্থক্য নেই। আপনি সব মানুষকে কিছু সময়ের জন্য বোকা বানাতে পারেন, এবং কিছু লোককে সব সময়ের জন্য বোকা বানাতে পারেন কিন্তু আপনি সব মানুষকে সব সময়ের জন্য বোকা বানাতে পারবেন না। আজ কিছু এড়িয়ে আপনি আগামীকালের দায়িত্ব এড়াতে পারবেন না * প্রত্যেককে বিশ্বাস করা বিপদজনক; কিন্তু কাউকে বিশ্বাস না করা আরো বেশী বিপদজনক। [[আয়রন ম্যান: আর্মার্ড অ্যাডভেঞ্চার প্রাথমিক প্রচারমূলক উপকরণগুলিতে আয়রন ম্যান: দ্য অ্যানিমেটেড সিরিজ নামেও পরিচিত। এটি মার্ভেল কমিকস সুপারহিরো আয়রন ম্যান-এর উপর ভিত্তি করে নির্মান করা একটি 3D সিজিআই কার্টুন সিরিজ। জিন তোমার বাবার কি ডায়েরি রাখেন? টনি হ্যাঁ, জানি। একটু পুরানো ধরনের টনি দ্য টুমোরো একাডেমি, পূর্ব দিকে জিন মজা করছি না! সেখানেই আমি ভর্তি হচ্ছি টনি এটা চমৎকার! আমরা সহপাঠী হব। হয়তো মাঝে মাঝেই দেখা হবে টনি রোডে, রোডে! যদি তুমি আমার উপর রাগ কর। আমরা শুধু এটা কথা বলে সমাধান করতে পারি রোডে অর্থাৎ তুমি জানো না ম্যান্ডারিন কে টনি হ্যাঁ আমি জানি এটা জিন। আমিই সঠিক * মানুষ তার শ্রেষ্ঠ ইবাদতে মনোযোগ দেয় না। আর সেটি হচ্ছে, বিনম্রতা। ইবনে আবি শাইবাহ কর্তৃক সংগৃহীত (১৩/৩৬০) ইবনে হাজার এই আছারকে সহীহ বলে গণ্য করেছেন। * উম্মুল মুমিনিন আয়িশা থেকে বর্ণিতঃ হারিস বিন হিশাম আল্লাহর রাসুলকে জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আপনার প্রতি খোদায়ী ওহী কিভাবে নাযিল হয়? আল্লাহর রাসুল উত্তর দিলেন কখনও কখনও এটি ঘণ্টার বাজানোর মত (নাযিল) হয়, নাযিল এই রূপটি সবচেয়ে কঠিন এবং তারপর আমি নাযিলকৃত জিনিসটি উপলব্ধি করার পরে এই অবস্থাটি চলে যায়। কখনও কখনও ফেরেশতা মানুষের আকারে আসে। আমার সাথে কথা বলে এবং সে যা বলে আমি তা বুঝতে পারি।" আয়িশা (রাঃ) আরো বলেনঃ আমি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে খুব ঠান্ডার দিনে তার উপর আয়াত নাযিল হতে দেখেছি এবং তাঁর কপাল থেকে ঘাম ঝরতে দেখেছি। সহিহ বুখারি, প্রথম খন্ড, প্রথম অধ্যায়, হাদিস ২। সাংবাদিকদের প্রশ্ন:এখন তো দলের নিয়মিত সদস্য। এক বছর আগে বিষয়টা কি ভেবেছিলেন এক বছর আগে কিছুই ভাবিনি। বিশ্বকাপ খেলব কিনা তাও ভাবিনি।পরের সিরিজে থাকব কিনা তাও জানিনা। সাংবাদিকদের প্রশ্ন:পাকিস্তানকে এভাবে হারানো যাবে কল্পনা করেছিলেন ওদের হারিয়ে দিবো আমরা ভাবি নাই। তবে পরিকল্পনা ছিল দলবদ্ধ হয়ে ভাল ক্রিকেট খেলার।আমরা জানতাম ভালো ক্রিকেট খেললে ওদের হারাতে পারব। যেকোন দলের বিপক্ষে এটা সম্ভব। সাংবাদিক প্রশ্ন:দুটো ম্যাচেই বড় ব্যবধানে জিতলেন আপনারা এত বড় ব্যবধানে জিততে পারব কিনা তা নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি। আমরা কেবল যার যার দায়িত্ব নিয়ে সচেতন ছিলেন। সাংবাদিকদের প্রশ্ন:আপনাদের কি বিশ্বাস ছিল যে আপনার পাকিস্তানকে হারাতে পারবেন পাকিস্তানকে হারাতে পারায় বিস্মিত হইনি। আমাদের বিশ্বাস ছিল যে ভাল ক্রিকেট খেললে ওদের হারাতে পারব। সাংবাদিকদের প্রশ্ন:আগে এরকম একটা ম্যাচ জিতলে বাংলাদেশ জুড়ে উদযাপন হত।এখন পরিস্থিতি বদলে গেছে অল্পতেই খুশি হলে বিপদ। এটা শেষ সিরিজ নয় সামনে আরও সিরিজ আছে। এখন আমরা যতো জিতবো, আত্মবিশ্বাস তত বাড়বে।একই সাথে অনুপ্রেরণা বাড়াবে। সাংবাদিকদের প্রশ্ন:মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসেছিলেন আপনাদের খেলা দেখতে কেমন লাগল প্রধানমন্ত্রী অনেক ব্যস্ততায় থাকেন। তারপরও তিনি যে খেলা দেখতে আসেন, এটা খুব ভাল লাগে। আমরা জাতি হিসেবেই ক্রিকেটের প্রতি খুব আবেগী।গতকাল ম্যাচ জয়ের পর আমাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। ভবিষ্যতে ক্রিকেটারদের জন্য এটা দারুণ অনুপ্রেরণার হবে। সাংবাদিকদের প্রশ্ন:গত বছরও এই দলই খেলেছেন। এই সময় আসলে কি বদলে গেল ২০১৪ সালে ভালো ক্রিকেট খেলেছি, যদিও জিততে পারিনি। আপনার ম্যাচগুলো দেখলে বুঝবেন আমরা ভাল ক্রিকেট খেলেছি। আমরা খুব কাছে হেরেছি। বড় ও ছোট দলের মধ্যে পার্থক্য হলো অভিজ্ঞতা। সেখানেই আমরা পিছিয়ে পড়েছি। সাংবাদিকদের প্রশ্ন:ম্যাচের আগে আপনার পরিকল্পনাটা কি ছিল কোন ম্যাচে খেলতে নামলেই আমার মনে হয় প্রথম ম্যাচ খেলতে নামছি। যখনই সুযোগ পাই, খেলাটা উপভোগ করতে চাই সাংবাদিকদের প্রশ্ন:বোলিংয়ে কী বৈচিত্র্য বাড়ানো চেষ্টা করেছেন ওয়ানডে ক্রিকেট অনেক কঠিন হয়ে গেছে। পাঁচ জন ফিল্ডার ভিতরে রেখে বোলিং করতে হয়। সেটচর জন্য একটু ভিন্ন প্ল্যানিং করতে হয়। গতিতে বৈচিত্র্য আনতে হয়। সেটাই এখন চেষ্টা করছি। আর্চার কেন্ট ব্লাড ১৯২৩-২০০৪ বাংলাদেশে নিযুক্ত একজন আমেরিকান কূটনীতিক এবং শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিত্ব। ১৯৭১ সালে পূর্ব পাকিস্তানে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের কনসাল জেনারেল নিযুক্ত হয়েছিলেন। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে তৎকালীন চলমান নৃশংসতা বন্ধে ব্যর্থ হওয়ায় কঠোর ভাষায় একটি টেলিগ্রাম বার্তা পাঠানোর জন্য বিখ্যাত। তার সেই বিখ্যাত টেলিগ্রাম বার্তা ব্লাড টেলিগ্রাম নামে পরিচিত। *একাত্তর নিয়ে লিখতে বসে আমার চোখ দিয়ে অশ্রু ঝরছে। কারণ আমার বহু বন্ধুর মুখ ভেসে উঠছে, যারা শহীদ হয়েছে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আর্চার ব্লাড তার অভিজ্ঞতার বর্ণনা করে লেখা দ্য ক্রুয়েল বার্থ অব বাংলাদেশ – মেমোয়ারস অব অ্যান অ্যামেরিকান ডিপ্লোম্যাট বইয়ের সূচনায় করা উক্তি।'' ব্লাডের ঢাকার জীবনের বন্ধু মুহিত।'' মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ ১১ জুলাই ১৯৩৬ – ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯) যিনি আল মাহমুদ নামে অধিক পরিচিত, ছিলেন আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্প লেখক, শিশুসাহিত্যিক এবং সাংবাদিক ছিলেন। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়াংশে সক্রিয় থেকে তিনি আধুনিক বাংলা কবিতাকে নতুন আঙ্গিকে, চেতনায় ও বাক্‌ভঙ্গীতে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন প্রবাসী সরকারের দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে প্রতিষ্ঠিত সরকার বিরোধী সংবাদপত্র দৈনিক গণকণ্ঠ (১৯৭২-১৯৭৪) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। * কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক- এই মর জগতে মৃত্যুই সুন্দর। সব অমরতার গল্পই কিটদ্রষ্ট কাগজ মাত্র। * কোনো এক ভোরবেলা, রাত্রিশেষে শুভ শুক্রবারে মৃত্যুর ফেরেস্তা এসে যদি দেয় যাওয়ার তাকিদ; অপ্রস্তুত এলোমেলো এ গৃহের আলো অন্ধকারে ভালোমন্দ যা ঘটুক মেনে নেবো এ আমার ঈদ। * সাহিত্য কোন প্রতিযোগিতার ব্যাপার ছিলো না, এখনো নেই। এটা ছিলো আনন্দের বিষয়, ভষ্যিতেও তাই থাকবে। * আমার জীবন হলো কবির জীবন। স্মৃতি-বিস্মৃতির জীবন। সব একটু একটু করে পাশ কাটিয়ে আমি বিস্মৃতি অতিক্রম করে চলে যাচ্ছি। দিগন্ত টিভিকে দেওয়া তার জীবনের সর্বশেষ টিভি সাক্ষাৎকারে বলা কথা। * আমাদের গন্তব্য তো এক সোনার তোরণের দিকে যা এই ভূ-পৃষ্ঠে নেই। * আমাদের পতাকায় কালেমা তাইয়্যেবা, আমাদের এই বাণী কাউকে কোনদিন থামতে দেয়নি * আমি থাকবো না, এর চেয়ে আনন্দের সংবাদ আর কি হতে পারে। পৃথিবীটাতো *আমি অজস্র মুক্তিযোদ্ধাকে দেখেছি সোনালী কাবিন তাদের মুখস্থ। * দিনে শতবার আমি একথা নিজেকে স্মরণ করাই যে, আমার গোটা জীবনটাই নির্ভর করে আছে অপরের শ্রমের উপর— তাঁদের কেউ জীবিত, কেউ বা মৃত এবং তাঁদের কাছ থেকে আমি যা পেয়েছি ও আজও পাচ্ছি, ঠিক সমানভাবেই তার প্রতিদান আমাকে অবশ্যই দিতে হবে।{{fact}} * যেই চিন্তাভাবনা দিয়ে আমরা আমাদের সমস্যাগুলি তৈরী করি,সেই চিন্তাভাবনা দিয়ে তার সমাধান করা অসম্ভব।{{fact}} * যে ব্যক্তি কখনও ভুল করেনি,সে কখনও নতুন কিছু করার চেষ্টা করে না * আপনি যেই জিনিসটাকে ছয় বছরের ছেলেকে বোঝাতে অক্ষম,সেই জিনিসটা আপনি নিজেই ঠিক করে বুঝতে পারেননি। সুখী মানুষেরা বর্তমান নিয়ে এতই সন্তুষ্ট যে ভবিষ্যতের বিষয়ে তারা খুব বেশি চিন্তা করতে পারে না। মেস প্রোজেটস ডি'আভেনির" থেকে, একটি স্কুল পরীক্ষার জন্য ১৭ বছর বয়সে লেখা একটি ফরাসি প্রবন্ধ (১৮ সেপ্টেম্বর ১৮৯৬)। আলবার্ট আইনস্টাইন খন্ড-১ (১৯৮৭) ২২ পৃষ্ঠার সংগৃহীত কাগজপত্র। * ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান পঙ্গু, বিজ্ঞান ছাড়া ধর্ম অন্ধ। সায়েন্স, ফিলোসফি আন্ড রিলিজিয়ন এ সিম্পোজিয়াম (১৯৪১) অধ্যায় ১৩ * জ্ঞানের একমাত্র উৎস হল অভিজ্ঞতা। * বুদ্ধিমত্তার প্রকৃত লক্ষণ জ্ঞান নয়, কল্পনা। * আমার কোনও বিশেষ প্রতিভা নেই। আমি কেবল আবেগের সাথে কৌতূহলী। * সময়ের একমাত্র কারণ হল যাতে সবকিছু একবারে না ঘটে। * প্রকৃতির গভীরে তাকান, এবং তারপরে আপনি সবকিছু আরও ভালভাবে বুঝতে পারবেন। প্রিয় হাবিচট আমাদের মধ্যে এমন এক গভীর নিরবতার বাতাস নেমে এসেছে যে আমার প্রায় মনে হচ্ছে আমি যখন এটি এখন কিছু অপ্রাসঙ্গিক প্রলাপ দিয়ে ভাঙছি তখন আমি একটি বলিদান করছি তুমি কি করছ, তুমি হিমায়িত তিমি, তুমি ধূমপান করেছিলে, শুকনো, টিনজাত আত্মার টুকরো ভর এবং শক্তির সমতুল্যতা মূলত সমীকরণ m L/c² দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছিল, যা সহজেই অনেক বেশি সুপরিচিত E mc² মধ্যে অনুবাদ করে একটি শরীরের জড়তা কি তার শক্তি সামগ্রীর উপর নির্ভর করে? আনালেন ডার ফিসিক (২৭ সেপ্টেম্বর ১৯০৫) এ প্রকাশিত যদি কোন শরীর বিকিরণ আকারে L শক্তি প্রদান করে, তবে এর ভর L/c² দ্বারা হ্রাস পায়।" আলাওল পূর্ণনাম সৈয়দ আলাওল ১৬০৭-১৬৭৩ ছিলেন মধ্যযুগের একজন বাঙালি কবি। তিনি আরাকান রাজসভার অন্যতম কবি ছিলেন। তিনি মধ্যযুগের সমগ্র বাঙালি কবির মধ্যে 'শিরোমণি আলাওল' রূপে শীর্ষস্থান অধিকারী। আরবি ফার্সি হিন্দি ও সংস্কৃত ভাষায় তিনি সুপণ্ডিত ছিলেন। ব্রজবুলি ও মঘী ভাষাও তার আয়ত্তে ছিল। প্রাকৃতপৈঙ্গল, যোগশাস্ত্র, কামশাস্ত্র, অধ্যাত্মবিদ্যা, ইসলাম ও হিন্দু ধর্মশাস্ত্র-ক্রিয়াপদ্ধতি, যুদ্ধবিদ্যা, নৌকা ও অশ্ব চালনা প্রভৃতিতে বিশেষ পারদর্শী হয়ে আলাওল মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে এক অনন্য প্রতিভার পরিচয় দিয়েছন। তৎকালীন রোসাঙ্গ, বর্তমান আরাকানের সীমা বর্ণনা করেছেন আলাওল। * অতীন্দ্রিয় অভিজ্ঞতার তাৎক্ষণিকতার অর্থ হল আমরা ঈশ্বরকে জানি যেমন আমরা অন্যান্য বস্তুকে জানি। ঈশ্বর একটি গাণিতিক সত্তা বা ধারণাগুলির একটি সিস্টেম নয় যা পারস্পরিকভাবে একে অপরের সাথে সম্পর্কিত এবং অভিজ্ঞতার কোন উল্লেখ নেই। ইসলামে ধর্মীয় চিন্তাধারার পুনর্গঠন (১৯৩০ পৃ. ১৪ * সমাপ্তি এবং উদ্দেশ্য, সেগুলি সচেতন বা অবচেতন প্রবণতা হিসাবে বিদ্যমান হোক না কেন, আমাদের সচেতন অভিজ্ঞতার মোড়ক এবং উফ গঠন করে। **ইসলামে ধর্মীয় চিন্তাধারার পুনর্গঠন (১৯৩০ পৃ. ৪২ আরবের মুহাম্মাদ সর্বোচ্চ স্বর্গে আরোহণ করেন এবং ফিরে আসেন। আমি ঈশ্বরের শপথ করে বলছি যে আমি যদি সেই স্থানে পৌঁছে যেতাম তবে আমি কখনই ফিরে আসতাম না।" এগুলি একজন মহান মুসলিম সাধক গঙ্গোহের আবদুল কুদ্দুস'-এর বাণী। সুফি সাহিত্যের সমগ্র পরিসরে সম্ভবত এমন শব্দ খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে যা, একটি বাক্যে, উভয়ের মধ্যে মানসিক পার্থক্যের এত তীব্র উপলব্ধি প্রকাশ করে। ভবিষ্যদ্বাণীমূলক এবং অতীন্দ্রিয় ধরণের চেতনা। অতীন্দ্রিয়বাদী "ঐক্যিক অভিজ্ঞতার" বিশ্রাম থেকে ফিরে আসতে চান না; এবং এমনকি যখন তিনি ফিরে আসেন, যেমনটি তাকে অবশ্যই, তার প্রত্যাবর্তন মানবজাতির জন্য খুব বেশি অর্থ বহন করে না। ইসলামে ধর্মীয় চিন্তাধারার পুনর্গঠন (১৯৩০ পৃ. ৯৯ * এটা অস্বীকার করা যায় না যে, ইসলামকে একটি নৈতিক আদর্শ এবং একটি নির্দিষ্ট ধরণের রাজনীতি হিসাবে বিবেচনা করা হয় যার অভিব্যক্তির মাধ্যমে আমি একটি সামাজিক কাঠামোকে বুঝিয়েছি একটি আইনি ব্যবস্থা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং একটি নির্দিষ্ট নৈতিক আদর্শ দ্বারা সজ্জিত এটি জীবনের প্রধান গঠনমূলক ফ্যাক্টর হয়েছে ভারতের মুসলমানদের ইতিহাস। এটি সেই মৌলিক আবেগ এবং আনুগত্যগুলিকে সজ্জিত করেছে যা ধীরে ধীরে বিক্ষিপ্ত ব্যক্তি এবং গোষ্ঠীকে একত্রিত করে এবং অবশেষে তাদের নিজেদের একটি নৈতিক চেতনা ধারণ করে একটি সুসংজ্ঞায়িত লোকে রূপান্তরিত করে। সর্বভারতীয় মুসলিম লীগের ২৫তম অধিবেশনে স্যার মুহাম্মদ ইকবালের ১৯৩০ সালের সভাপতির ভাষণ, এলাহাবাদ, ২৯ ডিসেম্বর ১৯৩০ (কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে) * প্রতিটি গোষ্ঠী তার নিজস্ব ধারায় তার অবাধ বিকাশের অধিকারী এই নীতিটি কোনও সংকীর্ণ সাম্প্রদায়িকতার অনুভূতি দ্বারা অনুপ্রাণিত নয়। আছে সাম্প্রদায়িকতা, সাম্প্রদায়িকতা। অন্য সম্প্রদায়ের প্রতি অসন্তুষ্টির অনুভূতি দ্বারা অনুপ্রাণিত একটি সম্প্রদায় নিম্ন এবং অবজ্ঞাপূর্ণ। আমি অন্যান্য সম্প্রদায়ের রীতিনীতি, আইন, ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শন করি। বরং, কুরআনের শিক্ষা অনুসারে প্রয়োজনে তাদের উপাসনালয়কে রক্ষা করাও আমার কর্তব্য। তবুও আমি সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে ভালবাসি যা আমার জীবন এবং আচরণের উত্স; এবং যা আমাকে তার ধর্ম, তার সাহিত্য, তার চিন্তাধারা, তার সংস্কৃতি প্রদান করে এবং এর মাধ্যমে আমার বর্তমান চেতনায় তার পুরো অতীতকে একটি জীবন্ত অপারেটিভ ফ্যাক্টর হিসাবে পুনঃনির্মাণ করার মাধ্যমে আমি কী তা গঠন করেছি। এমনকি নেহরু রিপোর্টের লেখকরাও সাম্প্রদায়িকতার এই উচ্চতর দিকটির মূল্য স্বীকার করেছেন। সর্বভারতীয় মুসলিম লীগের ২৫তম অধিবেশনে স্যার মুহাম্মদ ইকবালের ১৯৩০ সালের সভাপতির ভাষণ, এলাহাবাদ, ২৯ ডিসেম্বর ১৯৩০ (কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে)। ইকবাল: দ্য লাইফ অব আ পোয়েট, ফিলোসফার অ্যান্ড পলিটিশিয়ান (২০১৪) গ্রন্থে জাফর আঞ্জুমের উদ্ধৃতি। * আমার পূর্বপুরুষরা ছিলেন ব্রাহ্মণ। তারা ঈশ্বরের সন্ধানে তাদের জীবন অতিবাহিত করেছিল। আর আমি মানুষের খোঁজে জীবন কাটিয়ে দিচ্ছি। * গণতন্ত্র এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে মানুষকে গণনা করা হয় কিন্তু ওজন করা হয় না। * মানুষের বুদ্ধি হল স্ব-সমালোচনার স্বভাবজাত প্রচেষ্টা। বিপথগামী প্রতিফলন কবিদের হৃদয়ে জাতির জন্ম হয়; তারা রাজনীতিবিদদের হাতে সমৃদ্ধ হয় এবং মারা যায়। বিপথগামী প্রতিফলন ঈশ্বরের মালিকানাধীন প্রতিটি জমি আমাদের জমি। ইসলাম এবং জাতীয়তাবাদে উদ্ধৃত হিসাবে, ডঃ আলী মোহাম্মদ নকভি। বৈকল্পিক সমস্ত জমি মুসলমানদের, কারণ এটি তাদের ঈশ্বরের।" মধ্যে JPRS রিপোর্ট: Near East South Asia, 93067 Foreign Broadcast Information Service, 1993 * দৃঢ় বিশ্বাস, অনবরত প্রচেষ্টা এবং বিশ্বজয়ী প্রেম-জীবনযুদ্ধ এই হলো মানুষের হাতিয়ার। * নীতিবোধ ও সুষ্ঠু জীবনবোধ ছাড়া শিল্প বিজ্ঞান সব ব্যর্থ। সত্যের মূর্ত প্রতীক প্রতিচ্ছবি হল শিল্প বিজ্ঞান। * মানুষ সজাগ সচেতন নয়, কিছুক্ষন পর কি ঘটবে তার জীবনে তা তার জানা নেই, অথচ হাজার বছর বেঁচে থাকার উপায় উপকরণ যোগাড়ে ব্যস্ত। * ইকবাল ইসলামের ইতিহাসে একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। তাঁর এত গভীর এবং মহৎ ব্যক্তিত্ব যে তাঁর জীবনের একটি মাত্র মাত্রা দ্বারা বর্ণনা ও পরিমাপ করা যায় না। ইকবাল ছিলেন একজন পণ্ডিত ও দার্শনিক, কিন্তু একই সঙ্গে তাঁর জীবনের অন্যান্য দিকগুলোও এতই উজ্জ্বল যে, তাঁকে শুধু একজন দার্শনিক ও পণ্ডিত মনে করলে আমরা তাঁকে তুচ্ছ করে ফেলেছি। নিঃসন্দেহে ইকবাল একজন মহান কবি এবং তাকে সর্বশ্রেষ্ঠদের মধ্যে গণ্য করা হয়। যারা খুব ভাল উর্দু জানেন এবং ইকবালের উর্দু কবিতা নিয়ে লিখেছেন তারা মনে করেন যে ইকবালের উর্দু কবিতাগুলি উর্দুতে সেরা। উর্দু ভাষার কাব্যিক ঐতিহ্য তেমন সমৃদ্ধ নয় বলে অবশ্যই এটি তাঁর প্রতি একটি বড় শ্রদ্ধা হতে পারে না। তবে এটাকে বিতর্কিত করা যায় না যে তার উর্দু কবিতা বিংশ শতাব্দীর প্রথম দশকে উপমহাদেশে বসবাসকারী হিন্দু ও মুসলমানদের সমানভাবে বিপুল সংখ্যক মানুষের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিল এবং তাদেরকে (স্বাধীনতার জন্য) সংগ্রামে অংশগ্রহণ করতে অনুপ্রাণিত করেছিল। যা তার চরমে পৌঁছেছিল। * ইকবাল কেবল প্রাচ্যের কবিই নন, একজন সর্বজনীন কবি। তদুপরি, ইকবাল বিশ্ব সম্প্রদায়ের কোনো নির্দিষ্ট অংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ নন, তিনি সমগ্র মানবতার জন্য। **কায়েদে আজম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ড. মাসুম ইয়াসিনজাই। * আল্লাহ – তিনি ছাড়া অন্য কোনো উপাস্য নেই, তিনি চিরঞ্জীব, সবকিছুর ধারক। * ইসলাম সম্পর্কে অনেক অমুসলিমদের মধ্যে বড় কিছু ভুল ধারণা রয়েছে, যা "আল্লাহ" শব্দের সাথে সম্পর্কিত। বিভিন্ন কারণে অনেকে বিশ্বাস করে যে মুসলমানরা খ্রিস্টান ও ইহুদিদের চেয়ে আলাদা ঈশ্বরের উপাসনা করে। এটি সম্পূর্ণ ভুল, কারণ "আল্লাহ" কেবলমাত্র "ঈশ্বর"-এর আরবি শব্দ — আর ঈশ্বর কেবল একজনই। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে — মুসলমানরা নূহ, ইব্রাহিম, মূসা, দাউদ ও ঈসার ঈশ্বরের উপাসনা করে — তাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। * আল্লাহ হচ্ছে ঈশ্বর শব্দের আরবি পরিভাষা। ঈশ্বরের জন্য দাঁড়ান, ঈশ্বরের জন্য লড়াই করুন, ঈশ্বরের জন্য কাজ করুন এবং সঠিক কাজ করুন ও সঠিক পথে চলুন, সবকিছু আপনার পক্ষে হবে। * মসজিদ ও মন্দির ভাঙার সময় একটি সত্য দীপ্ত হয়ে উঠে যে আল্লা ও ভগবান কততা নিঃক্রিয়, কতাে অনুপস্থিত। হুমায়ুন আজাদ আশা হল একটি আশাবাদী মনের অবস্থা। এটি একজনের জীবন বা বৃহত্তর বিশ্বের ঘটনা ও পরিস্থিতির সাথে সম্পর্কিত ইতিবাচক ফলাফলের প্রত্যাশার উপর নির্ভর করে। * হুতাশনের দাহন-আশা, ধরণীর জলশোষণ-আশা, ভিখারীর অর্থলোভ-আশা, চক্ষুর দর্শন-আশা, গাভীর তৃণভক্ষণ-আশা, ধনীর ধনবৃদ্ধির আশা, প্রেমিকের প্রেমের আশা, সম্রাটের রাজ-বিস্তারের আশার যেমন নিবৃত্তি নাই, হিংসাপূর্ণ পাপ-হৃদয়ে দুরাশারও তেমনি নিবৃত্তি নাই—ইতি নাই। যতই কার্য্যসিদ্ধি, ততই দুরাশার শ্রীবৃদ্ধি। * আমরা হয়তো অসংখ্য বার হতাশ হব, কিন্তু তারপরও অসংখ্য বার আমাদের আশা করতে হবে। * আশা হলো এমন একটি বিশ্বাস, যা মানুষকে অর্জনের দিকে নিয়ে যায়। আশা আর আত্মবিশ্বাস ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়। * কোন ছাত্রকে তার মনোভাব প্রকাশ করার ক্ষেত্রে দক্ষ করে তুলতে চাইলে অবশ্যই তাকে মাতৃভাষার মাধ্যমটি প্রথমে এগিয়ে দিতে হবে, কারণ ওই ভাষার সাহিত্য আর ব্যাকরণ তার জানাই থাকে। নতুন শিক্ষানীতিতে অতঃপর লক্ষ্য রাখতে হবে ছাত্রটি তার মাতৃভাষায় কতটা জ্ঞান লাভ করতে পেরেছে, কতটা ক্ষমতা অর্জন করেছে রচনা লেখার কাজে, ম্যাট্রিকুলেশন থেকে গ্র্যাজুয়েশন পর্যন্ত সব পরীক্ষাতেই যা দরকার। * কেবল বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থগত শিক্ষাই শিক্ষা নহে, একটি সম্পর্ণ মানুষ হইতে হইলে অনেক অভিজ্ঞতার প্রয়োজন, অনেক অগ্নি-পরীক্ষার প্রয়োজন। কেবল অর্থাজনের জন্যও শিক্ষা নহে। শিক্ষার উদ্দেশ্য—আত্মবিকাশ লাভ করা, হৃদয়ের মার্জনা করা, দর্পণের ন্যায় বিশ্বের প্রতিবিম্ব গ্রহণে হৃদয়কে সমর্থ করা। এই ভাবে যদি মানুষ একবার তৈরি হইয়া উঠে— ক‍্রমে একটা জাতি তৈরি হইয়া উঠে, তবে সেই জাতিকে আর পয়সার জন্য লালায়িত বা গ্রাসাচ্ছাদন-নির্ব্বাহের জন্য ব্যতিব্যস্ত হইতে হয় না। * আশ্বিনের উনিশ কার্ত্তিকের উনিশ। বাদ দিয়ে মটর কলাই বুনিশ॥ * ভাদ্রের চারি আশ্বিনের চারি। কলাই রােবে যত পারি॥ * ইসলাম কোনো সেক্যুলার মতাদর্শ নয়, না দর্শনশাস্ত্রের কোনো অধ্যায়, আর না এটি কোনো ব্যক্তি বা পাদ্রীকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে বলে। এটি সরাসরি লওহে মাহফুজ থেকে আগত দ্বীন। * ২০১০ সালে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন অডিটোরিয়াম, ঢাকা-র একটি বক্তব্য থেকে।{{সূত্র}} যদি নবী জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতেন, তাহলে কোনো নবীই থাকতে পারতেন না। ২০১৩ সালে রাজশাহীতে একটি কর্মশালায়।{{সূত্র}} এখন সংখ্যা বেড়েছে মুসলমানের, কিন্তু বাড়েনি ঈমান ও তাওয়াক্কুল। যারা এ পথে চলে তারা কখনো ক্লান্তি জানেনা। কারণ এ পথ একই সাথে পথ ও গন্তব্য। *একটি সমাজের সর্বাঙ্গীন গতির নাম রাজনীতি এবং সংস্কৃতি রাজনীতির রস-রক্ত, এই বোধে কোন রাজনৈতিক দল কিংবা লোকমান্য নেতার মন সিঞ্চিত হয়েছে, তেমন কোন দল বা ব্যক্তিত্বের নাম আজও জানা হয়নি। রাজনৈতিক দলগুলোর সংস্কৃতিবিমুখতা, কর্মীদের চেতনাহীনতা, সংস্কৃতি এবং রাজনীতিকে দু’টি আলাদা আলাদা ক্ষেত্র বলে চিহ্নিত করল। ফরাসি লেখক আলফাস দোঁদের একটি গল্পের কথা মনে পড়ছে। ফরাসিরা যুদ্ধে মার খেয়েছে, গল্পের নায়ক খুবই আশাহত হয়ে পড়েছে, আরেকজন তাঁকে উপদেশ দিচ্ছে ফরাসি সাহিত্য পড়ার। তার মানে ফরাসি সাহিত্যের মধ্যে এমন কিছু প্রাণদায়িনী উপকরণ রয়েছে, যার প্রভাবে নায়ক যুদ্ধে পরাজয়ের হতাশা কাটিয়ে উঠতে পারবে। পুরোপুরি না হোক, আংশিকভাবেও যদি আমাদের জাতি এই মনোভঙ্গি আয়ত্ত করতে না পারে, তাহলে বলতে হয় আমাদের বর্বর-দশা এখনও কাটেনি। সাম্প্রতিক বিবেচনা: বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস'' *ক্ষমতার আসন কি কখনো খালি পড়ে থেকেছে? *পড়ার কাজটি অইল অন্যরকম। আপনে যখন মনে করলেন, কোনো বই পইড়্যা ফেলাইলেন, নিজেরে জিগাইবেন যে বইটা পড়ছেন, নিজের ভাষায় বইটা আবার লিখতে পারবেন কিনা। আপনের ভাষার জোর লেখকের মতো শক্তিশালী না অইতে পারে, আপনের শব্দভান্ডার সামান্য অইতে পারে, তথাপি যদি মনে মনে আসল জিনিসটা রিপ্রোডিউস না করবার পারেন, ধইর‍্যা নিবেন আপনের পড়া অয় নাই। -প্রফেসর আবদুর রাজ্জাক অর্ধেক নারী, অর্ধেক ঈশ্বরী পৃঃ৪০) আহমেদ হোসেন দিদাত জন্ম: ১ জুলাই ১৯১৮ – মৃত্যু: ৮ আগস্ট ২০০৫) ছিলেন একজন দক্ষিণ আফ্রিকার লেখক ও ধর্মবেত্ত্বা এবং ভারতীয় বংশোদ্ভুত জনবক্তা ও তার্কিক। * ইসলাম জিতবেই তোমাকে নিয়ে বা তোমাকে ছাড়া। কিন্তু ইসলাম ছাড়া তুমি হেরে যাবে এবং হারিয়ে যাবে। * ভাষা মানুষের হৃদয়ের চাবিকাঠি। * ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে অজ্ঞ মুসলিম, যার অজ্ঞতা তাকে অসহিষ্ণুতার দিকে পরিচালিত করে যার কর্মকাণ্ড ইসলামের প্রকৃত ভাবমূর্তিকে ধ্বংস করে দেয়। আর যখন লোকেরা তার দিকে তাকায়, তখন তারা মনে করে যে ইসলামই সে যা। * আল্লাহকে ভালবাসলে নবী (সা কে ভালবাসতে হবে। আপনি যাকে দেখতে পাচ্ছেন যদি তাকে ভালবাসতে না পারেন, তাহলে আপনি যাকে দেখতে পাচ্ছেন না তাকে কীভাবে ভালবাসবেন। * খ্রিষ্টধর্ম যীশুর ধর্ম নয়, বরং এটি পৌলের ধর্ম। খ্রিষ্টানরা যদি সত্যিই যীশুকে অনুসরণ করত, তাহলে তারা মুসলমান হত। * নারী তারা তোমার মা, তারা তোমার বোন, তারা তোমার মেয়ে, তারা তোমার মাসি। তাদের ভালবাসতে হবে এবং লালন করতে হবে, বিক্রয়ের জন্য নয়, তাই, আমি তাদের বিজ্ঞাপন হিসেবে ব্যবহার করি না। * কুরআনে ফিরে যাও। আল্লাহ আপনাকে নির্দেশ দেন কিভাবে কাজটি করতে হয়। তিনি আপনাকে উদাহরণের পর উদাহরণ দিচ্ছেন কিন্তু মুসলমানরা বই পড়ছে না। তারা এটিকে ঝাঁকুনি দেয়। তারা এটি মুখস্থ করে, তারা এটি সুন্দরভাবে আবৃত্তি করে, তারা যখন আবৃত্তি করে তখন তারা মানুষকে আনন্দে রাখে। কিন্তু আমরা কি পড়ছি আমরা যে শব্দ, সুর এবং কণ্ঠস্বর দিয়ে এটি কি শুধুমাত্র পুরষ্কারের জন্য পড়ছি? * আমরা এত শক্তি পেয়েছি যে আমরা এটি কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানি না। তাহলে আমরা এখন কি করছি? আমরা একে অপরকে আঘাত করার জন্য এই শক্তি ব্যবহার করছি; ব্যস্ত, ব্যস্ত, ব্যস্ত আপনি আপনার দাড়ি সম্পর্কে জানেন, যে এটি নিদিষ্ট মুষ্টি আকারের নয় আপনি মুশরিক পোশাক পরেছেন, ব্যস্ত, ব্যস্ত, এই জাতীয় ছোটখাটো বিষয়ে ব্যস্ত। আমি যা বলি তা হল, দেখুন, জীবনের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি আপনাকে অবশ্যই সনাক্ত করতে হবে; তোমাকে বিকৃত করার জন্য সেখানকার লোকেরা কারা, যারা তোমার বাচ্চাদের চুরি করতে বেরিয়েছে ইত্যাদি। দাড়ি বা গোঁফ নিয়ে চিন্তা না করে, এটি দাড়ি কামনো বা ছাঁটা উচিত কিনা। আমরা এই বিলাসিতা কি উপভোগ করছি? আমরা এই বিলাসিতা বহন করতে পারি না কারণ এই জিনিসগুলি চলছে যা আমাদের ধ্বংস করতে চলেছে, যা আমাদের ভেঙে দেবে। ইউরোপের উত্তরে উত্তর মহাসাগর, পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্বে কৃষ্ণ সাগর ও সংযুক্ত জলপথ রয়েছে। যদিও ইউরোপের সীমানার ধারণা ধ্রুপদী সভ্যতায় পাওয়া যায়, তা বিধিবহির্ভূত; যেহেতু প্রাথমিকভাবে ভূ-প্রাকৃতিক শব্দ "মহাদেশ"-এ সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক উপাদান অন্তর্ভুক্ত। * যে কেউ ইউরোপের কথা বলে সে ভুল: এটি একটি ভৌগলিক অভিব্যক্তি। অটো ভন বিসমার্ক, রাইখস্টাগে বক্তৃতা, ১৪ মে, ১৮৭২ * আমি সবসময় ইউরোপ শব্দটি সেইসব রাজনীতিবিদদের ঠোঁটে খুঁজে পেয়েছি যারা অন্য শক্তির কাছে এমন কিছু চেয়েছিল যা তারা নিজেদের নামে দাবি করার সাহস করেনি। অটো ভন বিসমার্ক, এজিপে টেইলর সংকলিত বিসমার্ক: দ্য ম্যান এন্ড দ্য স্টেটসম্যান ১৯৫৫ পৃ. ১৬৭- তে উদ্ধৃত * যুক্তরাষ্ট্রই থাকবে একমাত্র পরাশক্তি। চীন একটি অর্থনৈতিক দৈত্য হয়ে উঠছে। ইউরোপকে ইসলামীকরণ করা হচ্ছে। * রাশিয়ার একমাত্র প্রকৃত ভূ-কৌশলগত বিকল্প যে বিকল্পটি রাশিয়াকে একটি বাস্তবসম্মত আন্তর্জাতিক ভূমিকা দেবে এবং নিজেকে রূপান্তরিত করার এবং সামাজিকভাবে আধুনিকীকরণের সুযোগ সর্বাধিক করবে ইউরোপ। জেবিগ্নিউ ব্রজিনস্কি দ্য গ্র্যান্ড চেসবোর্ড ১৯৯৭) * মনে রাখার মূল বিষয় হল যে, ইউক্রেন ইউরোপে না থাকলে রাশিয়া ইউরোপে থাকতে পারবে না। অথচ রাশিয়া ইউরোপে না থাকলেও ইউক্রেন ইউরোপে থাকতে পারবে। জেবিগ্নিউ ব্রজিনস্কি দ্য গ্র্যান্ড চেসবোর্ড ১৯৯৭) * আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা প্রতিটি শাস্তিই সম্পূর্ণরূপে ন্যায়বিচার এবং তাঁর পক্ষ থেকে আসা প্রতিটি কল্যাণ পরিপূর্ণভাবে তার দয়া। * যে বিপদ-আপদ ও মুসিবত আপনাকে আল্লাহর দিকে ফিরিয়ে দেয়, তা সেই রহমতের চাইতে উত্তম যা আপনাকে আল্লাহর স্মরণ থেকে বিমুখ করে দেয়। * এক দিনের বিশৃঙ্খলা অপেক্ষা এক শতাব্দী স্বৈরশাসন উত্তম। * আমার শত্রুরা আমার কী করবে? আমার বুকেই আমার স্বর্গ ও বাগান রয়েছে। আমি কোথায় গেলে এরাও আমার সাথে যায়, আমায় ছেড়ে যায় না। কারাবাস আমার কাছে আমার প্রভুর সাথে একাকী থাকার একটা সুযোগ। আমার কাছে নিহত হওয়া শাহাদাত এবং আমার দেশ থেকে নির্বাসিত হওয়া একটি আধ্যাত্মিক যাত্রা। আবু আলি হুসাইন বিন আব্দুল্লাহ ইবনুল হাসান বিন আলী ইবনে সিনা ৯৮০ – জুন ১০৩৭ যিনি ইবনে সিনা আবু আলি সিনা পুর সিনা বা পাশ্চাত্যে আভিসেনা নামেও পরিচিত, ছিলেন একজন পারসিক মুসলিম বহুবিদ্যাবিশারদ যাঁকে ইসলামি স্বর্ণযুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, চিন্তক, লেখক এবং তাঁকে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক গণ্য করা হয়। তর্কসাপেক্ষে প্রাক-আধুনিক যুগের সবচেয়ে প্রভাবশালী দার্শনিক। ইবনে সিনা ছিলেন গ্রিক অ্যারিস্টটলীয় দর্শন দ্বারা প্রভাবিত একজন পেরিপেটিক দার্শনিক। ধারণা করা হয় যে তিনি ৪৫০টি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন যার মধ্যে ১৫০টি দর্শনশাস্ত্র বিষয়ক এবং ৪০টি চিকিৎসা বিজ্ঞান বিষয়ক রচনাসহ মোট ২৪০টি গ্রন্থ বর্তমানে টিকে রয়েছে। * একজন বেখেয়ালী ডাক্তার মূলত মৃত্যুকে সাহায্যকারী। মরিস বি. স্ট্রস দ্বারা ফ্যামিলিয়ার মেডিকেল কোটেশন ১৯৬৮) এ উদ্ধৃত। * আল্লাহ, পরম সত্তা, স্থান দ্বারা পরিবেষ্টিত নন, সময় দ্বারা স্পর্শ করা হন না; তাকে একটি নির্দিষ্ট দিকে পাওয়া যায় না, এবং তার সারমর্ম পরিবর্তন করা যায় না। এসব গোপন কথোপকথন সম্পূর্ণরূপে আধ্যাত্মিক; এটি ঈশ্বর এবং আত্মার মধ্যে একটি সরাসরি আলাপ, যা সমস্ত বস্তুগত সীমাবদ্ধতা থেকে বিমূর্ত। বার্ট ভ্যান ডার ওয়েয়ার দ্বারা সম্পাদিত ৩৬৬ রিডিং ফ্রম ইসলাম ২০০০) এ উদ্ধৃত। * আল্লাহর ভয় মানুষকে সকল ভয় হতে মুক্তি দেয়। * মহান ব্যক্তি দুটি কার্য সর্বদাই করে। প্রথম ভুল কে ক্ষমা করা, দ্বিতীয় ঐ ভুল কে ভুলে যাওয়া। * বেশি কথা বলা থেকে বাঁচুন, কেন না বেশি কথা বললে ভুল হয়। একঘেয়েমি ও অনুভব হয়। * শরীরের শোষণের জন্য খাওয়া জরুরী, তেমনি আত্মার পোষণের জন্য অপরের সাহায্য করা লাভদায়ী হবে। * যেমন সোনা বা রূপার ধ্যান রাখেন, ঠিক তেমনি নিজের জিভের ও খেয়াল রাখুন। * বিজ্ঞান সংগঠিত জ্ঞান, প্রজ্ঞা সংগঠিত জীবন। * জ্ঞানী মানুষ তার মন পরিবর্তন করতে পারে। বোকা, কখনও না। * আমাদের সমস্ত জ্ঞান ইন্দ্রিয় দিয়ে শুরু হয়, তারপরে বোঝার দিকে এগিয়ে যায় এবং যুক্তি দিয়ে শেষ হয়। কারণ ছাড়া উচ্চতর কিছুই নেই। * অন্ধকারে কল্পনা সম্পূর্ণ আলোর চেয়ে বেশি সক্রিয়ভাবে কাজ করে। * আমরা যত বেশি ব্যস্ত, তত তীব্রভাবে আমরা অনুভব করি যে আমরা বেঁচে আছি, আমরা তত বেশি সচেতন হয়ে উঠি। * কিছুক্ষণ ধৈর্য ধরুন, অপবাদ স্বল্পস্থায়ী হয়। সত্য সময়ের কন্যা, এটি শীঘ্রই আপনাকে প্রমাণ করতে উপস্থিত হবে। ইরাক ইউরেশিয়া মহাদেশ এবং মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশ। পূর্বে উসমানীয় সাম্রাজ্যের অংশ, এটি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ তত্ত্বাবধানে একটি পৃথক সত্তা হয়ে ওঠে এবং ১৯৩২ সালে হাশেমীয় রাজতন্ত্রের অধীনে আনুষ্ঠানিক সার্বভৌমত্ব লাভ করে। একটি জাতীয়তাবাদী প্রজাতন্ত্রী আন্দোলন ১৯৫৮ সালে রাজতন্ত্রকে উৎখাত করেছিল। এছাড়া ২০০৩ সালে মার্কিন আক্রমণের দ্বারা উৎখাত হয়েছিল, যা বর্তমান ফেডারেল প্রজাতন্ত্রের সৃষ্টির প্রধানতম কারণ। * ইরাক শক্তিশালী হচ্ছে, ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। আমি মনে করি অন্যদের বা ইরাকের ব্যাপারে অন্যদের হস্তক্ষেপ কমবে। এটি ইরাকিদের মধ্যে একটি নতুন-নির্মিত আত্মবিশ্বাস, ইরাকি জাতীয় অনুভূতি, যা আমাদের লক্ষ্য তাদের নিজের দেশের প্রতি মানুষের সংযুক্তি বৃদ্ধি করা। * আমি আশা করি [মধ্যপ্রাচ্য] অঞ্চলের অন্যরা আমাদের [ইরাকি] গণতন্ত্রে অনেক আশা এবং ইতিবাচক প্রবণতা দেখতে পাবে আমরা [ইরাকিরা] সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমরা মেনে নেব যে আমরা আলাদা। আমরা আমাদের বৈচিত্র্য রাখতে এবং রক্ষা করতে খুব আগ্রহী। সন্ত্রাসীরা যা করেছে আমরা তা বাতিল করতে চাই। *আমি প্রমাণ করতে চাই যে ইরাকি নারীর সমাজে তার নিজস্ব অস্তিত্ব আছে, পুরুষের মতো তার অধিকার রয়েছে। আমি কিছুতেই ভয় পাই না, কারণ আমি আত্মবিশ্বাসী যে আমি যা করছি তা ভুল নয়। * লাতিন আমেরিকানদের কি এই প্রশ্ন করার অধিকার নেই যে কেন তাদের নির্বাচিত সরকারের বিরোধিতা করা হচ্ছে এবং অভ্যুত্থান নেতাদের সমর্থন করা হচ্ছে? অথবা, কেন তারা ক্রমাগত হুমকির সম্মুখীন হতে হবে এবং ভয়ে বাস করতে হবে? আফ্রিকার জনগণ পরিশ্রমী, সৃজনশীল এবং প্রতিভাবান তাদের কি এই প্রশ্ন করার অধিকার নেই যে কেন তাদের বিপুল সম্পদ – খনিজ সহ – লুট করা হচ্ছে, যদিও তাদের অন্যদের চেয়ে বেশি প্রয়োজন? আবার, এই ধরনের কর্ম কি খ্রীষ্টের শিক্ষা এবং মানবাধিকারের নীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ? ইরানের সাহসী এবং বিশ্বস্ত জনগণেরও অনেক প্রশ্ন এবং অভিযোগ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে: ১৯৫৩ সালের অভ্যুত্থান এবং পরবর্তীকালে সেই দিনের আইনি সরকারের পতন, ইসলামী বিপ্লবের বিরোধিতা, একটি দূতাবাসকে একটি সদর দফতরে রূপান্তরিত করা। ইসলামী প্রজাতন্ত্রের বিরোধিতাকারীদের কার্যকলাপ (অনেক হাজার পৃষ্ঠার নথি এই দাবিকে সমর্থন করে ইরানের বিরুদ্ধে চালানো যুদ্ধে সাদ্দামকে সমর্থন, ইরানি যাত্রীবাহী বিমানের গুলিবর্ষণ, ইরানি জাতির সম্পদ জব্দ করা, হুমকি, ক্রোধ বৃদ্ধি এবং ইরানী জাতির বৈজ্ঞানিক ও পারমাণবিক অগ্রগতি সম্পর্কে অসন্তোষ (ঠিক যখন সমস্ত ইরানীরা তাদের দেশের অগ্রগতি নিয়ে আনন্দিত এবং উদযাপন করছে এবং অন্যান্য অনেক অভিযোগ যা আমি এই চিঠিতে উল্লেখ করব না। * যদি তোমরা সবাই একত্রিত হও আর তোমাদের পূর্বপুরুষদেরও জাহান্নাম থেকে আমন্ত্রণ জানাও; তবুও ইরানী জাতিকে থামাতে পারবে না। * পরামর্শ দেওয়ার সময়, দয়া করে তা করুন। ধৈর্যের সাথে আন্তরিকভাবে এটি করুন। আপনি অন্যদের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান বা ভাল তা দেখানোর জন্য এটি করবেন না। * আপনি সুখের জন্য বিশ্বের সর্বত্র সন্ধান করতে পারেন কিন্তু সর্বশক্তিমান ইতিমধ্যে আপনাকে যা দিয়েছেন তাতে সন্তুষ্ট না হওয়া পর্যন্ত আপনি এটি পাবেন না। ইসলাম আরবি: الإسلام‎‎) একটি একেশ্বরবাদী এবং ইব্রাহিমীয় ধর্মবিশ্বাস যার মূল শিক্ষা হল, এক আল্লাহ ছাড়া আর কোন স্রষ্টা নেই এবং মুহাম্মাদ হলেন আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবি ও রাসূল। * ইসলামকে প্রায়শই একটি মনোলিথ হিসাবে দেখা হয়, যখন এটি অন্য যেকোন ঐতিহ্যের মতোই বৈচিত্র্যময়, যার অনুসারীরা আধুনিকতাবাদী থেকে ঐতিহ্যবাদীদের স্বরগ্রাম চালাচ্ছে। কিছু ভাষ্যকার এমনভাবে কথা বলেন যেন ইসলামের জগৎ আরব বিশ্বের সাথে কমবেশি অভিন্ন যেখানে প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের অধিকাংশই স্থানীয় আরবি ভাষাভাষী নয়। সর্বাধিক জনবহুল মুসলিম দেশগুলি অ-আরব এশিয়ায় পাওয়া যায় ইন্দোনেশিয়া থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এবং দক্ষিণ এশিয়া হয়ে মধ্য এশিয়া, ইরান এবং তুরস্ক পর্যন্ত, যা অবশ্যই এশিয়া এবং ইউরোপ উভয়েই। সাব-সাহারান আফ্রিকায় অনেকগুলো প্রধানত মুসলিম দেশ রয়েছে এবং প্রতিটি মহাদেশে মুসলমানদের বৃহৎ সংখ্যালঘুদের পাওয়া যায়। * ইসলাম সফলতার ধর্ম। খ্রিস্টধর্মের বিপরীতে, যার মূল চিত্র রয়েছে, পশ্চিমে অন্তত, একজন মানুষ ধ্বংসাত্মক, অসম্মানজনক, অসহায় মৃত্যুতে মারা যাচ্ছে মুহাম্মদ একটি আপাত ব্যর্থতা ছিল না। তিনি রাজনৈতিক ও আধ্যাত্মিক দিক থেকে এক উজ্জ্বল সফলতা ছিলেন এবং ইসলাম শক্তি থেকে শক্তির দিকে এগিয়ে গিয়েছিল। ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত ৬ মার্চ ১৮১২ ২৩ জানুয়ারি ১৮৫৯) ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন বাঙালি কবি ও সাহিত্যিক এবং সাংবাদিক। তিনি সংবাদ প্রভাকর (বা 'সম্বাদ প্রভাকর এর সম্পাদক ছিলেন। তাঁর হাত ধরেই বাংলা কবিতা জগৎ মধ্যযুগীয় সীমানা অতিক্রম করে আধুনিকতার পথে পা বাড়িয়েছিল। তিনি "গুপ্ত কবি" নামেও পরিচিত ছিলেন। বহু সাহিত্যিক ঈশ্বর গুপ্তকে 'গুরু'পদে বরণ করেন। নানাবিধ পত্র-পত্রিকা সম্পাদনার কাজেও তিনি নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন। * তুমি মা কল্পতরু আমরা সব পোষা গরু, শিখিনি শিং বাকানো। * আধুনিক লেখকদিগের মধ্যে অনেকে ঈশ্বর গুপ্তের শিষ্য। কিন্তু ঈশ্বর গুপ্তের প্রদত্ত শিক্ষার ফল কত দূর স্থায়ী বা বাঞ্ছনীয় হইয়াছে তাহা বলা যায় না। দীনবন্ধু প্রভৃতি উৎকৃষ্ট লেখকের ন্যায় এই ক্ষুদ্র লেখকও ঈশ্বর গুপ্তের নিকট ঋণী। **ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত সম্পর্কে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়]]। * ‘সংবাদ প্রভাকরে’র মারফতে তিনি এ যুগের সমগ্র বাঙালির মনে অসাধারণ প্রভাব বিস্তার করেছিলেন। কলকাতার অভিজাত ব্যক্তিরাও তাঁকে শ্রদ্ধা করতেন, ইংরেজ শাসকও তাঁর পত্রিকার ও মতামতের মূল্য দিতেন। পুঁথিগত বিদ্যা তাঁর বিশেষ না থাকলেও জীবনের ব্যবহারিক ও বাস্তবক্ষেত্রে তাঁর সাধারণ জ্ঞান খুব তীক্ষ্ম ছিল। ড. অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের সম্পূর্ণ ইতিবৃত্ত'' * স্নেহের স্বভাবই এই, অকারণে অনিষ্ট আশঙ্কা করে। s:শকুন্তলা_(ঈশ্বরচন্দ্র_বিদ্যাসাগর,_১৮৭৫)/চতুর্থ_পরিচ্ছেদ| শকুন্তলা (ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, ১৮৭৫ চতুর্থ পরিচ্ছেদ]] * যে ব্যক্তি শ্রম করে সে কখন কষ্ট পায় না, প্রত্যুত স্বচ্ছন্দে কাল যাপন করে। বিদ্যাসাগর গ্রন্থাবলী (শিক্ষা ও বিবিধ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, সম্পাদনা- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, সজনীকান্ত দাস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৫৮৮ * পরিশ্রম না করিলে স্বাস্থ্যরক্ষা ও সুখলাভ হয় না; কিন্তু সাতিশয় পরিশ্রম করাও অবিধেয়; যেহেতু তদ্দ্বারা শরীর অত্যন্ত দুর্ব্বল হইয়া যায় ও রোগ জন্মে। প্রতিদিন দশ ঘণ্টা পরিশ্রম করিলে স্বাস্থ্য ভঙ্গের সম্ভাবনা নাই! বিদ্যাসাগর গ্রন্থাবলী (শিক্ষা ও বিবিধ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, সম্পাদনা- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, সজনীকান্ত দাস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৫৮৮ * যে ব্যক্তি যে দেশে জন্মগ্রহণ করেন, সে দেশের হিতসাধনে সাধ্যানুসারে সচেষ্ট ও যত্নবান হওয়া তাহার পরম ধর্ম ও তাহার জীবনের সর্বপ্রধান কর্ম। * বিদ্যা হলো সব থেকে বড় সম্পদ, বিদ্যা শুধু আমাদের নিজেদের উপকার করে না বরং প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে গোটা সমাজের কল্যাণ সাধন করে। * দুঃখ ছাড়া জীবন নাবিক ছাড়া নৌকার মতন। * যাহার যে অবস্থা, সে যদি তাহাতেই সন্তুষ্ট থাকে, তাহা হইলে তাহাকে কাহারও নিকট অপদস্থ ও অপমানিত হইতে হয় না। * অন্যে যখন আমাদের প্রশংসা করে, তৎকালে বিনীত হওয়া কর্তব্য। * মনের ঐক্যই প্রণয়ের মূল। সেই ঐক্য বয়স, অবস্থা, রূপ, গুণ, চরিত্র, বাহ্য-ভাব ও আন্তরিক-ভাব ইত্যাদি নানা কারণের উপর নির্ভর করে। অন্যদেশীয় বালদম্পতিরা। পরস্পরের আশায় জানিতে পারিল না, অভিপ্রায়ে অবগাহন করিতে অবকাশ পাইল না। * এদেশের উদ্ধার হইতে বহু বিলম্ব আছে। পুরাতন প্রকৃতি ও প্রবৃত্তি বিশিষ্ট মানুষের চাষ উঠাইয়া দিয়া সাতপুরু মাটি তুলিয়া নতুন মানুষের চাষ করিতে পারিলে তবে এদেশের ভাল হয়। * যদি কেহ আপনি আপনার প্রশংসা করে, কিংবা আপনার কথা অধিক করিয়া বলে, অথবা কোন রূপে ইহা ব্যক্ত করে যে, সে আপনি আপনাকে বড় জ্ঞান করে, তাহা হইলে, সে নিঃসন্দেহে উপহাসাস্পদ হয়। * সেই সাহিত্যকে আমরা সঠিক সাহিত্য বলবো যা মানুষের মধ্যে শুভবোধ জাগ্রত করবে। * চোখের সামনে মানুষ অনাহারে মরবে; ব্যাধি, জরা, মহামারীতে উজাড় হয়ে যাবে। আর দেশের মানুষ চোখ বুজে ‘ভগবান’ ‘ভগবান’ করবে-এমন ভগবৎ প্রেম আমার নেই: আমার ভগবান আছে মাটির পৃথিবীতে; স্বর্গ চাই না, মোক্ষ চাই না, বারে বারে ফিরে আসি যেন এই মর্ত্য বাংলায়। * বিদ্যাসাগরের চরিত্রে যাহা সর্ব প্রধান গুণ, যে গুণে তিনি পল্লীআচারের ক্ষুদ্রতা, বাঙালিজীবনের জড়ত্ব সবলে ভেদ করিয়া একমাত্র নিজের গতিবেগপ্রাবল্যে কঠিন প্রতিকূলতার বক্ষ বিদীর্ণ করিয়া— হিন্দুত্বের দিকে নহে, সাম্প্রদায়িকতার দিকে নহে— করুণার অশ্রুজলপূর্ণ উন্মুক্ত অপার মনুষ্যত্বের অভিমুখে আপনার দৃঢ়নিষ্ঠ একাগ্র একক জীবনকে প্রবাহিত করিয়া লইয়া গিয়াছিলেন। * ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের চরিত্রে প্রধান গৌরব তাহার অজেয় পৌরুষ, তাঁহার অক্ষয় মনুষ্যত্ব, এবং যতই তাহা অনুভব করিব ততই আমাদের শিক্ষা সম্পূর্ণ ও বিধাতার উদ্দেশ্য সফল হইবে, এবং বিদ্যাসাগরের চরিত্র বাঙালির জাতীয়জীবনে চিরদিনের জন্য প্রতিষ্ঠিত হইয়া থাকিবে। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। সৈয়দ মুজতবা আলী নিবন্ধটি সম্পর্কে * ভাল! অতটা জ্ঞানের কিছুও না; হয়ত তুমি উইকিউক্তি থেকে সেরা সব লাইন নিয়েছ ওয়াইজ ম্যান চরিত্রে ক্রিস নাইট * উইকিপিডিয়ার বেশকিছু সহ-প্রকল্প রয়েছে। যেমন: উইকিঅভিধান, উইকিউক্তি, উইকিপ্রজাতি। আর সব প্রকল্পই আপনার মতো স্বেচ্ছাসেবকদের দ্বারা পরিচালিত হয়। * এককথায়, উইকিউক্তির লক্ষ্য হলো বিভিন্ন ব্যক্তি, বই, চলচ্চিত্র, প্রবাদ ইত্যাদির বিখ্যাত সব উক্তির একটা বিশাল সংগ্রহশালা তৈরি। অবশ্যই এখনই ওয়েবে অনেক উক্তির সংগ্রহশালা রয়েছে, তবে উইকিপিডিয়ায় সে কেউ উক্তি যোগ করতে পারে। বিষয়টি দারুণ! নতুন ভুক্তির জন্য অনুরোধ করতে সম্পাদনায় সাহায্য পেতে ব্যবহার করুন প্রশাসকদের আলোচনাসভা বিবিধ আবেদনের জন্য (ধ্বংসপ্রবণতা ব্যতীত) আবুল মকসুদ হারুন অর রশীদ]] অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস, কলকাতা]] লেডিজ অ্যান্ড জেন্টলমেন (টিভি ধারাবাহিক এই কমিটির সদস্যগণ নিচের কাজগুলো করে থাকে: * নিয়মিত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও উপদেশ দেওয়া। * নতুন ব্যবহারকারীদের উৎসাহ প্রদানে উইকিপদক ও বার্নস্টার প্রদান। ''নতুন ব্যবহারকারীগণ: আপনার প্রয়োজনে নিম্নে তালিকাভুক্ত যেকোনো ব্যবহারকারীর কাছে সাহায্য বা পরামর্শ চাইতে পারেন। এজন্য সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা (নামের পাশে থাকা "আলাপ" সংযোগটি) ব্যবহার করুন। এখানে বর্ণানুক্রমে ব্যবহারকারী নাম তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। একটি উক্তি যোগ প্রকল্প সংক্রান্ত‌ *:অতঃপর, আমি বর্তমান প্রধান পাতার বিন্যাস দুই কারণে পরিবর্তনে বেশি আগ্রহী। মোবাইলে সেটার পটভূমি উইকিউ এক লাইনে, ক্তিতে ভিন্ন লাইনে। বিষয়টা অসুন্দর বটে। রেসপন্সিভও নয় কিন্তু। দ্বিতীয়তঃ মোবাইলে সহপ্রকল্পগুলো পুরোপুরি আসেনা। বিষয়টাও বিরক্তিকর। উল্টো প্রধান পাতা প্রস্তাবনায় এই সমস্যাটা নেই। মন্তব্যের অনুরোধ: উক্তি সাইটসমূহকে অনির্ভরযোগ্য উদ্ধৃতির তালিকায় যোগ | result মিডিয়াউইকি:Spam-blacklist এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। নতুন অনুরোধের জন্য মিডিয়াউইকি আলোচনা:Spam-blacklist পাতায় অনুরোধ রাখুন। মন্তব্যের অনুরোধ প্রধান পাতা/প্রস্তাবনা পাতাটিকে প্রধান পাতায় স্থানান্তর মন্তব্যের অনুরোধ: মোবাইল সাইট নোটিশ চালুকরণ নির্বাচন কমিটির নতুন সদস্যদের নাম ঘোষণা সম্প্রদায়ের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ যারা বিবেচনার জন্য তাদের নাম জমা দিয়েছেন। আমরা অদূর ভবিষ্যতে নির্বাচন কমিটিতে তাদের সঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি। উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের নির্বাহী পরিষদের বৈঠকের আলোচনা সাপেক্ষে আসন্ন ২০২৪ সালে বাংলা উইকিপিডিয়ার ২০ বছরপূর্তি এবং উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের ১০ বছরপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে উইকিসম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ বিষয়ে সম্প্রদায়ের মতামত আহ্বান করা হচ্ছে। মতামত প্রদান বা জরিপের অংশ নিতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন। উল্লেখ্য, জরিপটি গুগল পরিষেবা ব্যবহার করে পরিচালিত। সর্বজনীন আচরণবিধি সমন্বয় কমিটির জন্য সনদ পর্যালোচনা করুন উক্তি একই সঙ্গে পার্থিব এবং মহত্তম। দার্শনিক অবস্থান, দেশ, জাতি বা তাদের উৎসের ধর্ম যাই হোক; সেগুলি গুরুতর হোক বা বাতিক হোক; তাদের স্রষ্টারা বিখ্যাত হোক বা কুখ্যাত হোক, বিতর্কিত হোক বা পালিত হোক, উদ্ধৃতিগুলি হল প্রজ্ঞার সারাংশ যা মুষ্টিমেয় নির্বাচিত শব্দগুলিতে পরিমার্জিত। উক্তিগুলো তাদের বক্তাদের বুঝতে, আমাদের নিজেদের জীবন বিবেচনা করতে, হাসতে বা শুধুমাত্র তাদের ভাষার দক্ষতার প্রশংসা করতে আমাদের অনুপ্রাণিত করতে পারে। যাইহোক আমরা সেগুলি ব্যবহার করি, উদ্ধৃতিগুলি সমাজের সম্মিলিত অন্তর্দৃষ্টিকে সংক্ষিপ্ত করে। এর মাধ্যমে জ্ঞানের উত্তরাধিকার এক প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে চলে যায়। নির্ভুল উইকিউক্তি সর্বদা নির্ভুল হওয়ার চেষ্টা করে। আমরা সবসময় উৎস যোগ করার চেষ্টা করি। প্রধানত যেসব স্থানে উক্তিটি প্রথমবার উল্লেখ করা হয় সে উৎস, অন্যথায় উক্তিটির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য যোগ করা হয়। আমরা ভুলভাবে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করা উক্তি খুজে বের করে সেগুলো সঠিকভাবে নথিভুক্ত করি এবং সম্ভব হলে ভুলভাবে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করার কারণ নির্ধারণ করি। বিস্তৃত উইকিউক্তি বিস্তৃত এবং বিবিধ ব্যক্তি, সাহিত্য কর্ম, চলচ্চিত্র, স্মারক থেকে উক্তি সংগ্রহ করে থাকে। আমরা বর্তমান এবং অতীত এবং সকল স্থানের উক্তি সংগ্রহ করি। উল্ল্যেখযোগ্য আমরা কেবল উল্লেখযোগ্য উক্তি সংগ্রহ করে থাকি। অনেক ব্যক্তির সাথে মিল থাকার জন্য, উল্লেখযোগ্য ব্যক্তির উক্তি হওয়ার জন্য বা উল্লেখযোগ্য কোনো কাজে উল্লিখিত হওয়ার জন্য কোনো উক্তি উল্লেখযোগ্য হতে পারে। উক্তি উইকিউক্তি হলো উক্তির সংগ্রহশালা। পূর্ণতা পাওয়ার জন্য নিবন্ধে শিরোনাম, বিষয় না উৎস সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ভূমিকা রাখা হয়। তবে আমাদের প্রধান লক্ষ্য উক্তি সংগ্রহ। উইকিউক্তি:উক্তিযোগ্যতা কোনো উক্তি উইকিউক্তির অন্তর্ভুক্ত হবে কিনা তার নির্দেশিকা। উইকিউক্তি তার সহপ্রকল্প উইকিপিডিয়ার মতো নয়। উইকিউক্তিতে কোন নিবন্ধের বিষয় সনাক্ত করতে একটি সংক্ষিপ্ত ভূমিকা এবং প্রয়োজন হলে এটি কেন উল্লেখযোগ্য তার কিছুটা নির্দেশনা ব্যবহার করা হয়। দীর্ঘ ব্যাখ্যা, বিশ্বকোষীয় রেফারেন্স এবং বিষয়টি সম্পর্কে আরও পড়ার পরামর্শ এসব তথ্য অনুরূপ বিষয়ে বিদ্যমান উইকিপিডিয়া নিবন্ধে যুক্ত করা যেতে পারে, তবে উইকিউক্তির অন্তর্ভুক্ত নয়। উইকিউক্তি অভিধানের সংজ্ঞা সংগ্রহের জায়গা নয়, যা তার আভিধানজাতীয় সহপ্রকল্প উইকিঅভিধানে যুক্ত করা যেতে পারে। উক্তিগুলি একটি নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে হতে পারে, যেমন প্রেম বা বন্ধুত্ব; তবে কোনও এলোমেলো শব্দ গ্রহণযোগ্য নয়। উইকিউক্তি পাঠ্যপুস্তক এবং গাইডগুলিতে পাওয়া তথ্যের সংগ্রহশালা নয়। এজন্য প্রয়োজনে উইকিবই দেখুন। উইকিউক্তি পাবলিক ডোমেইন ডকুমেন্টের জায়গা নয় উইকিউক্তি পাবলিক ডোমেইন ডকুমেন্ট যেমন সোর্স কোড, মূল ঐতিহাসিক নথি, চিঠি, আইন, পুরো বই বা পুরো কবিতার সংগ্রহ নয়। * ঐতিহাসিক মূল্যের বিখ্যাত বক্তৃতাগুলি উইকিসংকলনের বক্তৃতা পোর্টালে যুক্ত করা যেতে পারে। * উইকিসংকলন বা উইকিবইয়ে পুরো পাবলিক ডোমেইন বই যুক্ত করা যেতে পারে, উইকিসংকলনের প্রকল্প:টীকা দেখুন। * প্রকাশিত তথ্যের জেনেরিক আমানত উইকিসংকলেনর জন্য উপযুক্ত হতে পারে। * বুক পিডিএফ/ডিজেভিইউ, ছবি, অডিও ফাইল এবং অন্যান্য ধরনের মিডিয়া যা পাবলিক ডোমেইন বা লিব্রে লাইসেন্সের অধীনে রয়েছে তা উইকিমিডিয়া কমন্সে গৃহীত হয়। উইকিউক্তি মাইস্পেস বা ফেসবুক নয়। প্রত্যেক নিবন্ধিত ব্যবহারকারী উইকিউক্তিয়ান হিসেবে নিজেদের সম্পর্কে একটি ব্যবহারকারী পৃষ্ঠা তৈরি করতে সক্ষম, কিন্তু তাদের উইকিউক্তি সম্পর্কিত বিষয় যেমন রেসুমেস, ব্যক্তিগত ফাইল ইত্যাদি পোস্ট করার জন্য এটি ব্যবহার করা উচিত নয়। অনুগ্রহ করে ব্যবহারকারী পৃষ্ঠা সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য উইকিউক্তি:ব্যবহারকারী পৃষ্ঠাটি দেখুন। উইকিউক্তি আপনার ব্যক্তিগত উক্তির সংগ্রহ নয় যে কোন ব্যবহারকারী তাদের ব্যবহারকারী পৃষ্ঠায় তাদের বা তাদের বন্ধুদের বলা উক্তিগুলি রাখতে পারেন, তবে আপনার নিজের উক্তিগুলির জন্য মূল নামস্থানে আপনার নিজের পৃষ্ঠা তৈরি করা উচিত নয়, বা আপনার নিজের ব্যক্তিগত উক্তিগুলি বা বিদ্যমান নিবন্ধগুলিতে আপনার বন্ধু এবং পরিচিতদের যোগ করা উচিত নয়। উইকিউক্তি কোন ইন্টারনেট ডিরেক্টরি নয় নিবন্ধগুলি উক্তি সংগ্রহের জন্য, এলোমেলো লিঙ্কের জন্য নয়। আপনার প্রিয় সাইট, এলোমেলো ফোন নম্বর এবং অন্যান্য অসম্পর্কিত তথ্য তালিকাভুক্ত করার উদ্দেশ্যে আপনার পৃষ্ঠা তৈরি করা উচিত নয়। উইকিউক্তি কোন আলোচনা ফোরাম নয় নিজ নিজ ব্যবহারকারীর আলাপ পাতায় একে অপরের কাছে বার্তা পোস্ট করার জন্য ব্যবহারকারীদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, তবে আপনাকে অবশ্যই সেই ‌আলাপগুলি কেবল সেই পৃষ্ঠাগুলিতে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে, নিবন্ধের আলাপা পৃষ্ঠাগুলিতে নয়, এগুলি কেবল সংশ্লিষ্ট নিবন্ধ সম্পর্কিত আলোচনার জন্য সংরক্ষিত। উইকিউক্তি বিভিন্ন ওয়েবব্লগ থেকে জোগাড় করা জার্নাল ভুক্তির সংগ্রহ নয়। যদিও ব্যবহারকারীরা তাদের ব্যবহারকারীর পাতায় তাদের মতামত পোস্ট করতে পারে, তবে তাদের শুধুমাত্র একটি ওয়েবব্লগ বজায় রাখার উদ্দেশ্যে এগুলি ব্যবহার করা উচিত নয়। [[উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পাতায় উইকিউক্তি কী তা বর্ণনা করা হয়েছে। এই পাতায় উইকিউক্তি কী নয় তা উল্লেখ করা হয়েছে। উক্তি একটা বিষয় নিয়ে হতে পারে, যেমন ভালোবাসা কিন্তু এলোমেলো শব্দ নিয়ে না। উইকিউক্তি পাবলিক ডোমেইন নথি সংরক্ষণের জায়গা নয় উইকিউক্তি পাবলিক ডোমেইন নথি, যেমন- উৎস কোড, মূল ঐতিহাসিক নথি, চিঠি, আইন, বই বা কবিতা ইত্যাদি সংরক্ষণের জায়গা নয়। উইকিউক্তি কোনো ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট নয় উইকিউক্তি আপনার ব্যক্তিগত উক্তির সংগ্রহশালা নয় যেকোনো ব্যবহারকারী তার বা তার বন্ধুবান্ধবের উক্তি তাদের ব্যবহারকারী পাতায় যুক্ত করতে পারেন। কিন্তু তাদের নিজের নামে মূল নামস্থানে পাতা তৈরী করা উচিত নয়। অথবা নিজের বা বন্ধু বা পরিচিতদের উক্তি ইতোমধ্যেই থাকা নিবন্ধে যুক্ত করা উচিত নয়। উইকিউক্তি কোনো ইন্টারনেট ডিরেক্টরি নয় এখানকার নিবন্ধগুলো উক্তিসমূহের সংকলন, কোনো এলোপাথারি লিংকের জন্য নয়। আপনার নিজের পছন্দনীয় সাইট, এলোপাথাড়ি মোবাইল নম্বর বা অপ্রাসঙ্গিক তথ্য সংযুক্ত করে পাতা তৈরী করা উচিত নয়। ব্যবহারকারীরা তাদের পরস্পর বার্তার জন্য তাদের ব্যবহারকারী পাতা ব্যবহার করতে পারেন। তবে খেয়ালে রাখবেন, আপনার ব্যক্তিগত আলাপ ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী পাতাতেই যেন হয়। কোনো নিবন্ধ বা প্রকল্প নামস্থানের আলাপ পাতায় নয়; যেটি ঐ পাতার আলোচনার জন্যই নির্দিষ্ট করা হয়েছে। উইকিউক্তি কোনো পত্রিকা বা সাময়িকী সংরক্ষণের ওয়েব্লগ নয়। যদিও ব্যবহারকারীরা ব্যক্তিগত চিন্তা তাদের ব্যবহারকারী পাতায় যুক্ত করতে পারেন, কিন্তু বিষয়টিকে ওয়েব্লগের ন্যায় বানিয়ে নেয়া উচিত হবেনা। উইকিউক্তি কপিরাইটযুক্ত কাজ থেকে উল্লেখযোগ্য উক্তি পোস্ট করার জায়গা নয় উইকিউক্তি কোনো বিজ্ঞাপন সংকলন নয় উইকিউক্তিয়ান হলেন সেই ব্যক্তি যিনি উইকিউক্তির জন্য নিয়মিত নিবন্ধ লেখেন এবং সম্পাদনা করেন। বর্তমানে সামান্য কিছু স্বীকৃত অবদানকারী রয়েছেন (যদিও অসংখ্য ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট এবং অজানা সংখ্যক বেনামী অবদানকারী রয়েছে)। এটি একটি সম্প্রদায়ের শুরু। এখানে সমস্ত অবদানকারীদের একটি তালিকা রয়েছে যারা তাদের নাম যোগ করতে আগ্রহী হয়েছেন৷ উইকিউক্তিয়ানদের ব্যক্তিগত পাতার জন্য কোন বিশেষ প্রয়োজনীয়তা নেই; কেউ কেউ আত্মপরিচয় লেখেন, কেউ লেখেন না; কিছু উইকিউক্তিয়ান তাদের কাজের গোপনীয় একটি ধারা বজায় রাখেন, কেউ কেউ রাখেন না। আপনার নাম বাংলা বর্ণের ক্রম অনুসারে বসান। সব নিবন্ধিত ব্যবহারকারীদের তথ্য পাওয়ার জন্য দেখুন বিশেষ:ব্যবহারকারীর তালিকা]]। উক্তিযোগ্যতা নির্ধারণ করে উইকিউক্তিতে কোনো উক্তি যোগ করা বা রাখা হবে না। কোনো পাতা বা উক্তি উইকিউক্তির উপযুক্ত কিনা তা নির্ধারণের জন্য কোনো নির্দিষ্ট পরীক্ষা নেই। তবে এক্ষেত্রে কিছু বিষয় রয়েছে যা বিবেচনা করে উইকিউক্তিতে বিষয়বস্তু যোগ করা হয়। এসব বিষয় অবশ্য পাতাটি (ক) ব্যক্তি বা কাল্পনিক চরিত্র খ) বই বা রচনা গ) থিম ইত্যাদির উপরে ভিত্তি করে ভিন্ন হতে পারে। উক্তিযোগ্যতা নির্ধারণের কিছু বিষয় নিম্নরূপ: # উক্তিটির কি যাচাইযোগ্য উৎস রয়েছে? # যার নামে উক্তিটি লেখা হচ্ছে তা কি ঐ ব্যক্তির নিজস্ব উক্তি? # উক্তিটির বিষয়টি কি উল্লেখযোগ্য? # যিনি উক্তিটি করেছেন তিনি বা যে বই/রচনায় উক্তিটি রয়েছে সেটি কি উল্লেখযোগ্য? অনেকের মতানৈক্য সত্ত্বেও, অন্যান্য যে কোনও ধরণের কাজের মতো বিভিন্ন উক্তি‌ও কপিরাইট করা যেতে পারে যদি সেগুলি আগে প্রকাশিত হয়ে থাকে। যদিও অনেক কাজ পাবলিক ডোমেইনে রয়েছে এবং সেগুলো ব্যবহার করার আগে কিছু বিবেচনার প্রয়োজন হয় না। যেহেতু উইকিউক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে "প্রকাশিত" হয়, মার্কিন কপিরাইট আইনে এই প্রকল্পের জন্য প্রাসঙ্গিক আইন রয়েছে। বেশিরভাগ উক্তি সংক্ষিপ্ত আকারের কারণে, কপিরাইট লঙ্ঘন হিসাবে বিবেচিত হয় না কারণ এগুলো মার্কিন কপিরাইট আইনের "ন্যায্য ব্যবহার" ধারার অধীনে পড়ে। কপিরাইটযুক্ত উপকরণের "ন্যায্য ব্যবহার" আনুষ্ঠানিকভাবে একটি আদালত দ্বারা নির্ধারিত হয় যখন একটি পক্ষ কপিরাইট লঙ্ঘনের জন্য অন্য পক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করে। আদালত সাধারণত কপিরাইট যুক্ত উপকরণের প্রদত্ত "ব্যবহার ন্যায্য" কিনা তার জন্য একটি চার স্তরের পরীক্ষার উপর নির্ভর করে: # ব্যবহারের উদ্দেশ্য এবং চরিত্র, ব্যবহারটি বাণিজ্যিক প্রকৃতির নাকি অলাভজনক, শিক্ষাগত উদ্দেশ্যে; # সামগ্রিকভাবে কপিরাইটযুক্ত কাজের সাথে সম্পর্কিত অংশের পরিমাণ এবং সারবত্তা; এবং # কপিরাইট যুক্ত কাজের সম্ভাব্য বাজারে ব্যবহারের প্রভাব বা মূল্য। এর মধ্যে উইকিউক্তি সংকলনটি উপরে প্রদর্শিত প্রথম মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে গ্রহণযোগ্য এবং ন্যায্য ব্যবহারের অধীনে পড়ে বলে মনে হয়, যাতে উইকিউক্তির উক্তিগুলির উদ্দেশ্য শিক্ষামূলক, এবং উইকিউক্তি অলাভজনক উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন দ্বারা পরিচালিত হয়। যাইহোক, বিদ্যমান কাজের উদ্ধৃত অংশগুলি অবশ্যই শেষ তিনটি মানদণ্ডের কাঠামোর মধ্যে বিবেচনা করা উচিত। দুই নম্বর মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে, কোন উৎস থেকে একটি উক্তি প্রকাশের আগে কপিরাইটযুক্ত কাজের প্রকৃতি বিবেচনা করতে হবে। এটি কোন মিডিয়ার (সঙ্গীত, চলচ্চিত্র, বই) সঙ্গে হলে জড়িত তা নিয়ে সমস্যা হতে পারে । তিন নম্বর মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে, একজনকে অবশ্যই সামগ্রিকভাবে কাজের সাথে উক্তির সমানুপাতিকতা বিবেচনা করতে হবে। শুধুমাত্র একটি কপিরাইট কাজের অনুপাতে তার একটি খুব ছোট উক্তি সম্ভবত "ন্যায্য ব্যবহার" হিসাবে যোগ্যতা অর্জন করবে। চার নম্বর মাপদণ্ডের উপর ভিত্তি করে, উপরন্তু, উক্তিটি যে ধরনের কপিরাইটযুক্ত কাজের থেকে নেওয়া হয়েছে তার উপর নির্ভর করে, এটি সম্ভাব্যভাবে কপিরাইট ধারকের ভবিষ্যতের বাজারকে প্রভাবিত করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, আগের দুটি আদালতের ক্ষেত্রে, লঙ্ঘনকারী উক্তিগুলি একজনের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক কম ছিল। একটি ক্ষেত্রে, উক্তিগুলি লাভজনক উদ্যোগের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে তা উল্লেখ করে, আদালত রায় দিয়েছে যে সেনফেল্ড টেলিভিশন সিরিজের একচল্লিশটির মতো উক্তিগুলি কপিরাইট ধারকের নিজস্ব উক্তি এবং ট্রিভিয়া বই থেকে মুনাফা অর্জনের ক্ষমতাকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করার জন্য যথেষ্ট ছিল। যদিও উক্তিগুলির ব্যবহার প্রায়ই ন্যায্য ব্যবহারের মধ্যে পড়ে, তবুও উক্তিগুলির বিন্যাস, উপস্থাপনা এবং নির্বাচনের উপর একটি পৃথক কপিরাইট দাবি করা যেতে পারে। তাই কোন ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া উক্তিগুলির তালিকা হুবহু অনুলিপি এবং পেস্ট করবেন না, অন্যথায় সেগুলি মুছে ফেলা হবে। উইকিউক্তির সম্পাদকদের দ্বারা বিশেষভাবে সৃষ্টিকৃত যেকোনও উপাদান, যেমন- উদ্ধৃতি নির্বাচন এবং বিন্যাসসহ সবকিছু ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-অ্যালাইক লাইসেন্স‎ এবং গ্নু ফ্রি ডকুমেন্টেশন লাইসেন্সের অধীনে লাইসেন্সপ্রাপ্ত। অতিরিক্ত শর্তাবলী প্রযোজ্য: উইকিউক্তির সামগ্রী পুনঃব্যবহার সম্পর্কে তথ্যের জন্য ব্যবহারের শর্তাবলী দেখুন। সুভদ্যা, ঢাকা জেলা, ব্রিটিশ ভারত সোশ্যালিস্ট ইউনিটি সেন্টার অফ ইন্ডিয়া শিবদাস ঘোষ (১৯২৩ – ৫ অগস্ট, ১৯৭৬) হলেন ভারতের শ্রেষ্ঠ মার্কসবাদী দার্শনিক ও চিন্তানায়ক। তিনি ভারতের একমাত্র সাম্যবাদী দল সোশ্যালিস্ট ইউনিটি সেন্টার অফ ইন্ডিয়া (এসইউসিআই)-এর প্রতিষ্ঠাতা-সাধারণ সম্পাদক। তিনি ভারতের বিপ্লবের স্তর নির্ধারণ করে মার্কসবাদী দর্শনকে মাটির প্রয়োগ করে কীভাবে ভারতে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব সম্পূর্ণ করা যায়, তার পথনির্দেশ করেন। উইকিউক্তি হচ্ছে একটি উইকি সাইট। উইকি সাইটে প্রথমতঃ কোনো শর্ত ছাড়া যেকেউ সম্পাদনা করতে পারেন। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিশেষ আধিকারিকরা কাউকে বাঁধা দিলে ভিন্ন ব্যাপার। উইকি হচ্ছে কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের একটি প্রকার। আর উইকিউক্তি যেই ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার করে সেটি হচ্ছে মিডিয়াউইকি। কোনো উচ্চতর সাহায্যের জন্য মিডিয়া উইকিতে যান। একটি উইকি সাইটে কীভাবে সম্পাদনা করব একটি উইকি সাইটে কীভাবে সম্পাদনা করবেন, সেসব পাতা উইকিপিডিয়ায় উপলব্ধ আছে। উইকিউক্তি মূলধারা প্রকল্পে চলে আসলে সেসব পাতা আমরা আমদানি করে নিব। একেবারে নতুন? নিচের লিংকগুলো পাঠ করুন : উক্তি হিসেবে কী কী বিষয় যুক্ত হতে পারে * প্রধানতঃ বিশেষ এমন উক্তি যা পৃথিবীতে সামগ্রিকভাবে বিশেষভাবে মূল্যায়ন রাখে। যেমন: মাদার তেরেসার উক্তি যেখানে যাও, ভালোবাসা ছড়াও। তোমার কাছ থেকে যাতে কেউ দুঃখী হয়ে না ফিরে।" * কোনো কবির কবিতার উল্লেখযোগ্য অংশ। যেমন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নিম্নের ছন্দ : * কোনো গল্পের উল্লেখযোগ্য অংশ। যেমন: হুমায়ুন আহমেদের উক্তি “ যখন মানুষের খুব প্রিয় কেউ তাকে অপছন্দ, অবহেলা কিংবা ঘৃণা করে তখন প্রথম প্রথম মানুষ খুব কষ্ট পায় এবং চায় যে সব ঠিক হয়ে যাক । কিছুদিন পর সে সেই প্রিয় ব্যক্তিকে ছাড়া থাকতে শিখে যায়। আর অনেকদিন পরে সে আগের চেয়েও অনেকবেশী খুশি থাকে যখন সে বুঝতে পারে যে কারো ভালবাসায় জীবনে অনেক কিছুই আসে যায় কিন্তু কারো অবহেলায় সত্যিই কিছু আসে যায় না। ” উক্তি হিসেবে কী যুক্ত হতে পারে না * বিশ্বকোষীয় তথ্য। যেমন: আওরঙ্গজেব মারাঠা আক্রমণ কবে করেছিলেন বা কীভাবে করেছিলেন; এই সংক্রান্ত তথ্য। বা, ক্রুসেড কবে কীভাবে সংঘটিত হয়েছিল। উইকিমিডিয়া লেআউট এবং ব্যবহৃত সফ্টওয়্যারে বিভিন্ন পরিবর্তন হয়েছে। এই পৃষ্ঠার পরামর্শ এবং সুপারিশগুলি উইকিউক্তি পৃষ্ঠাগুলো তৈরি, বিন্যাসকরণ এবং যোগ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিকল্পগুলো উপস্থাপন করার প্রচেষ্টা। কিছু অন্যান্য বিকল্প যা পূর্বে কাজ করেছিল তা আর করে না, বা এই পদ্ধতিগুলোর মতো দক্ষ নয়। একটি উইকিমিডিয়া প্রকল্প থেকে অন্য প্রকল্পে সংযোগ করার জন্য দুটি আদর্শ ফর্ম রয়েছে। মৌলিক ফর্ম স্ট্যান্ডার্ড উইকি অভ্যন্তরীণ সংযোগ সিনট্যাক্স ব্যবহার করে, এবং যে কোন জায়গায় ব্যবহার করা যেতে পারে। দ্বিতীয়টি হল একটি সরলীকৃত টেমপ্লেটেড বিন্যাস যা বিশেষভাবে একটি প্রকল্পের নিবন্ধগুলোকে অন্যান্য প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট নিবন্ধগুলির সাথে সংযুক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। * পূর্ববতী প্রশ্নগুলো আর্কাইভে সংরক্ষণ করা হয়। উইকিউক্তি তথ্যকেন্দ্র তথ্যকেন্দ্রের সংকলনের মত কিছু সরঞ্জাম ব্যবহার করে। আপনার কি উক্তিসমূহের ব্যাপারে স্বেচ্ছাসেবকদের থেকে উত্তর পাওয়ার মত কোনো প্রশ্ন আছে? নিচে প্রশ্ন করে ফেলুন! * অনুগ্রহ করে প্রশ্নগুলোর একটি অর্থপূর্ণ শিরোনাম দিন যাতে আপনি একটি অর্থপূর্ণ উত্তর পেতে পারেন৷ নির্দিষ্টভাবে আপনার প্রশ্নটি স্পষ্ট করুন, আপনি কী উত্তর দিতে চান তা বিশেষভাবে বর্ণনা করুন। * অনুগ্রহ করে আপনার ই-মেইল ঠিকানা তালিকাভুক্ত করবেন না, কারণ সাধারণত ই-মেইলে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয় না। এছাড়াও, সচেতন থাকুন যে উইকিউক্তির বিষয়বস্তু অনেক ওয়েবসাইটে ব্যাপকভাবে অনুলিপি করা হয়েছে, এবং তাই আপনার ই-মেইল ঠিকানাকে এখানে সর্বজনীন করা হলে তা ইন্টারনেটজুড়ে খুব সহজে ভাইরাল হয়ে যেতে পারে। * মাঝে মাঝে উত্তরের জন্য আবার পাতাটি দেখুন। একটি সম্পূর্ণ উত্তর দিতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। একটি প্রশ্নে আলাপ চালিয়ে যেতে আপনার প্রশ্নের বিভাগটি সম্পাদনা করুন (প্রশ্নের অনুচ্ছেদের হেডার লাইনের ডানদিকে [সম্পাদনা] লিঙ্কে ক্লিক করে)। অনুগ্রহ করে একই বিষয়ে একাধিক বিভাগ শুরু করবেন না। * অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে, সমস্ত বয়সের পাঠকরা এই পৃষ্ঠাটি দেখে থাকেন। * প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবে মানুষ, কম্পিউটার নয়। এই পৃষ্ঠাটি একটি সার্চ ইঞ্জিন নয় । * অনুগ্রহ করে ব্যাপক থাকার চেষ্টা করুন, আপনার বুদ্ধি অনুসারে পূর্ণ উত্তর প্রদান করুন। সংক্ষিপ্ত হোন, অপূর্ণাঙ্গ নয়। অনুগ্রহ করে পরিষ্কার এবং সহজে বোধগম্য পদ্ধতিতে লিখুন। উল্লিখিত প্রশ্নের সুযোগের মধ্যে আপনার উত্তর রাখুন। উইকিউক্তি বা উইকিপিডিয়ার নিবন্ধগুলোর সংযোগ দিন। যদি প্রশ্নের উত্তরের সাথে প্রাসঙ্গিক তথ্য থাকে। উইকিউক্তিতে আপনি তিনটি জিনিস করতে পারেন। আপনি এটি পড়তে পারেন, আপনি এটি সম্পাদনা করতে পারেন বা আপনি এটিতে লিখতে পারেন। কিছু জিনিস আছে যা উইকিউক্তি এর অন্তর্গত নয়, সেগুলি ছাড়া, অন্যান্য সকল অবদানকে স্বাগত জানানো হয়। আপনি যদি কিছু পড়েন, এবং আপনি এটি পছন্দ করেন, তাহলে পাতার আলাপ পাতায় কেন একটি মন্তব্য করবেন না? আলাপ পাতায় যাওয়ার জন্য প্রথমে পাতা নিয়ে আলোচনা করুন লিঙ্কটি নির্বাচন করুন, তারপর আলাপ পাতায় পাতাটি সম্পাদনা করুন নির্বাচন করুন। আমরা বেশিরভাগ সময় ইতিবাচক মন্তব্য পেতে ভালোবাসি! সাহায্য করা শুরু করার একটি সহজ উপায় হল উইকিউক্তি ব্যবহার করা। যেমন আপনি উদ্ধৃতিগুলির অন্য কোনো সংকলনে ব্যবহার করেন, কিন্তু যখন আপনি একটি সমস্যা খুঁজে পান একটি বানান ভুল, সম্ভবত, বা একটি অস্পষ্ট বাক্য, তারপরে যান এবং এটি ঠিক করুন। পাতাগুলো সম্পাদনা করার ক্ষেত্রে সাহসী হোন আপনি যদি একটি পাতার উন্নতি করার উপায় খুঁজে পান, তবে এটি করুন৷ আপনি একটু ভয় পাচ্ছেন? প্রকল্পটি এখনো কীভাবে দাঁড়িয়ে আছে সেটার উত্তর পান! আমাদের বিদ্যমান জ্ঞানের সম্পাদনা করা খুব ভাল, তবে আমরা চাই আপনিও আপনার জ্ঞান অনুযায়ী অবদান রাখুন। আপনি একটি একেবারে নতুন পাতা শুরু করতে পারেন, বা একটি বিদ্যমান পাতা খুঁজে পেতে এবং এটিতে একটি সম্পূর্ণ নতুন বিভাগ যোগ করতে পারেন৷ ভুল করার বিষয়ে খুব বেশি চিন্তা করবেন না—আপনি যদি সামান্য কিছু ভুল করে থাকেন, তাহলে আপনি বা যে কেউ পরে সবসময় তা ঠিক করতে পারেন। আমরা কিছু নীতি এবং নির্দেশিকা তৈরি করেছি; যা আপনি দেখতে চাইতে পারেন৷ বা আপনি টেমপ্লেট অনুসরণ করতে চাইতে পারেন। এছাড়াও, প্রকল্পটি উদ্ধৃতিগুলির একটি বিশ্বকোষ তৈরির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, তাই এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা উইকিউক্তি নয়। উইকিউক্তি নিয়ে আমাদের লক্ষ্য হল উক্তিগুলোর একটি বিনামূল্যে সংকলন তৈরি করা প্রকৃতপক্ষে, ইতিহাসের বৃহত্তম সংকলন, প্রস্থ এবং গভীরতা উভয়ক্ষেত্রেই। আমরা উইকিউক্তিকে একটি নির্ভরযোগ্য সম্পদে পরিণত করতে চাই। উইকিউক্তিতে কিছু নীতি এবং নির্দেশিকা রয়েছে যা সাধারণত প্রকল্পের প্রতিষ্ঠাতা এবং অংশগ্রহণকারীদের দ্বারা গুরুত্বপূর্ণ বা এমনকি অপরিহার্য বলে বিবেচিত হয়। এগুলো আমাদের লক্ষ্যে অর্জনে কাজ করতে সহায়তা করে। এটা লক্ষ্য করা গুরুত্বপূর্ণ যে উইকিউক্তি বৃদ্ধি এবং বিকাশের সাথে সাথে এই নীতিগুলোর মধ্যে অন্তত কিছু এখনও বিকশিত হচ্ছে। তবে অন্য কিছু লোক এখন অনেক দিন ধরে নিষ্পত্তি হয়ে গেছে এবং উইকিউক্তির অবদানকারীদের অধিকাংশই তাদের বিতর্কিত বলে মনে করেন না। কপিরাইট লঙ্ঘন করবেন না। উইকিউক্তি ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-অ্যালাইক লাইসেন্স এবং জিএনইউ ফ্রি ডকুমেন্টেশন লাইসেন্সের শর্তাবলীর অধীনে লাইসেন্সপ্রাপ্ত একটি বিনামূল্যের সংকলন। কপিরাইট ধারকের অনুমতি ছাড়া কাজ জমা দেওয়া আমাদের উদ্দেশ্যকে হুমকির সম্মুখীন করে এবং প্রকল্পের জন্য আইনি দায়বদ্ধতাহতে পারে। আরও তথ্যের জন্য দেখুন উইকিউক্তি:কপিরাইট]]। উইকিউক্তি উক্তির একটি সংকলন। সাইটটি প্রাথমিকভাবে সংকলন উন্নয়নের জন্য ব্যবহার করা উচিত। বিশেষ করে, আলাপ পাতায় আলোচনা এমন বিষয়ে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত যা কেবল উইকিউক্তিকে উন্নয়নে সাহায্য করে। দেখুন উইকিউক্তি:উইকিউক্তি কি নয়]]। অন্যান্য অবদানকারীদের সম্মান করুন। উইকিউক্তির অবদানকারীরা ভিন্ন ভিন্ন দেশ ও সংস্কৃতি থেকে আসেন এবং তাদের মতামত ও দৃষ্টিভঙ্গিতেও ব্যাপক ভিন্নতা রয়েছে। অন্যদের সম্মানের সাথে আচরণ করে আমরা উক্তিগুলোর সংকলন তৈরিতে কার্যকরভাবে সহযোগিতা করতে সক্ষম। কিছু নির্দেশিকার জন্য দেখুন শিষ্টাচার]]। নিয়মাবলী অনুসরণ করুন। এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে আমরা উক্তিগুলোর আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং ব্যবহারযোগ্য সংকলন তৈরি করতে সক্ষম নামকরণের নিয়মাবলী (কিভাবে নিবন্ধে শিরোনাম দেওয়া উচিত) দ্ব্যর্থতা নিরসন (শিরোনাম দ্বন্দ্ব কিভাবে সমাধান করা যায়) ছবি ব্যবহার নীতি (আপলোড পরিচালনা) অপসারণ নীতি (কখন এবং কীভাবে মুছবেন} কীভাবে নীতিমালা প্রয়োগ করা হয় আপনি একজন উইকিউক্তির সম্পাদক। উইকিউক্তিতে প্রধান সম্পাদক বা কেন্দ্রীয়, টপ-ডাউন মেকানিজমের অভাব রয়েছে; যেখানে সংকলনের দৈনন্দিন অগ্রগতি নিরীক্ষণ করা হয় এবং অনুমোদিত হয়। এর পরিবর্তে, সক্রিয় অংশগ্রহণকারীরা সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলো নিরীক্ষণ করে এবং তারা যে বিষয়বস্তু এবং বিন্যাস সমস্যাগুলো দেখে তার অনুলিপি এবং সংশোধন করে। সুতরাং অংশগ্রহণকারীরা লেখক এবং সম্পাদক উভয়ই। উইকিউক্তির নীতিমালার বেশিরভাগ অংশ দৈনন্দিন সমস্যার সমাধান খুঁজতে খুঁজতে ঐক্যমত দ্বারা প্রণয়ন করা হয়। তাই এই পৃষ্ঠার বিবৃতি এবং এটির সংলগ্ন পৃষ্ঠাগুলো বেশিরভাগ অংশে বিদ্যমান সম্প্রদায়ের নিয়মগুলোর বর্ণনামূলক হওয়ার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে যা সময়ের সাথে সাথে বিকশিত হয়েছে৷ উইকিউক্তি:আলোচনাসভা]]সহ আলোচনা পৃষ্ঠা এবং নিবন্ধ এবং নথির অসংখ্য আলাপ পাতা আমাদের নীতি এবং নির্দেশিকাগুলোকে উদ্ভূত করে। ইস্যুগুলো এখনও নিয়মিত প্রণয়ন করা হয় এবং আলাপ পাতায় বিতর্ক হয়। [[ড্যাড্ডি ডে কেয়ার দ্য সেট আপ (১৯৪৯-এর চলচ্চিত্র থ্রি ইডিয়টস চার্লি চ্যাপলিন অ্যান অ্যাকশন হিরো থ্যাংক গড দামাল শোলে মাটির ময়না বাহুবলী ২: দ্য কনক্লুশন]] [[অতুলপ্রসাদ সেন আল মাহমুদ আলাওল ওয়াসিফ আলী ওয়াসিফ কাজী নজরুল ইসলাম চণ্ডীদাস জসিম উদ্দীন ফররুখ আহমদ বুদ্ধদেব বসু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রুদাকি শেখ সাদি]] প্রশাসক হলেন উইকিউক্তির সেইসব ব্যবহারকারী যাদের প্রশাসক অধিকার রয়েছে। বর্তমান বাংলা উইকিউক্তির নীতিমালা অনুযায়ী দীর্ঘ্য সময়ব্যাপী বাংলা উইকিউক্তির সক্রিয় অবদানকারী এবং সম্প্রদায়ের একজন পরিচিত ও বিশ্বস্ত ব্যক্তিকেই প্রশাসক অধিকার দেওয়া হয়। "সিসপ" বা "প্রশাসক" হলেন সেইসব উইকিউক্তি ব্যবহারকারী যাদের বিশ্বস্ততা দেখে তাদের বিশেষ কিছু প্রাযুক্তিক অধিকার দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য প্রশাসকদের উইকিউক্তির "কর্তৃত্ব" দেওয়া হয়নি। তারাও অন্যান্য ব্যবহারকারীর মতো সম্পাদকীয় নীতিমালা মেনে চলতে বাধ্য। উইকি সফটওয়্যারের কিছু সুবিধা সীমাবদ্ধ কিন্তু প্রয়োজনীয় সুবিধা রয়েছে। প্রশাসকগণ নিম্নোক্ত কাজগুলো করতে পারেন: প্রধান পাতা সম্পাদনা প্রধান পাতা ধ্বংসপ্রবনতা রোধে সুরক্ষিত রাখা হয়েছে। প্রশাসকগণ পাতাটি সম্পাদনা করতে পারেন। অন্যরা আলাপ:প্রধান পাতা]]য় সম্পাদনার পরামর্শ/অনুরোধ করতে পারেন। সুরক্ষিত পাতা সম্পাদনা প্রশাসকগণ পাতা সুরক্ষিত করতে ও সুরক্ষা অপসারণ করতে পারেন। তথ্য ও নির্দেশিকা অথবা সুরক্ষার বিরোধীতা করতে উইকিউক্তি:সুরক্ষিত পাতা দেখুন। অপসারিত পাতা ও তার ইতিহাস পুনরুদ্ধার পাতা অপসারণের পরে তা সংগ্রহশালার টেবিলে থাকে। প্রশাসকগণ সেই পাতা ও তার ইতিহাস পুনরুদ্ধার করতে পারেন। পাতা অপসারণের বিরোধীতা করতে উইকিউক্তি:অপসারণ পর্যালোচনা দেখুন। যদি আপনি প্রশাসক হতে ইচ্ছুক হন, তাহলে উইকিউক্তি:প্রশাসক হওয়ার আবেদন পাতায় আপনার নাম যুক্ত করুন। প্রশাসকত্ব শুধুমাত্র তাদেরই দেওয়া হয় যারা উইকিউক্তির দীর্ঘদিন যাবৎ সক্রিয় অবদানকারী এবং উইকিউক্তি সম্প্রদায়ের নিকট পরিচিত ও বিশ্বাসযোগ্য। অধিকাংশ ব্যবহারকারীই মনে করেন যত বেশি প্রশাসক তত ভালো। প্রশাসকত্বের আবেদনের পূর্বে উইকিউক্তিতে অবদান রাখুন যেন সম্প্রদায়ের অন্যান্য ব্যবহারকারীগণ আপনাকে চিহ্নিত করতে পারেন। ''অনুগ্রহপূর্বক সতর্কতা অবলম্বন করুন যদি আপনাকে প্রশাসকত্ব প্রদান করা হয় তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই সুবিধাগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করুন। বিশেষত পাতা ও তার ইতিহাস অপসারণ, চিত্র অপসারণ এবং আইপি ঠিকানা বাধাদানের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করুন। * অন্যান্য ব্যবহারকারীকে প্রশাসক বা ব্যুরোক্র‍্যাট অধিকার প্রদান যদি আপনার কোনো প্রশাসকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন হয়, তাহলে নিচের এক বা একাধিক ব্যবহারকারীর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যদি আপনার ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্টের সাথে ইমেইল ঠিকানা যুক্ত থাকে, তাহলে কোনো সক্রিয় ব্যবহারকারীকে তাদের ব্যবহারকারী পাতায় থাকা "ব্যবহারকারীকে ইমেইল করুন" সংযোগ ব্যবহার করে ইমেইল করতে পারবেন (সক্রিয় ব্যবহারকারী অর্থ যিনি গত কয়েকমাসে অন্তত একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পাদনা করেছেন)। স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি প্রাতিষ্ঠানিক প্রশাসকগণের তালিকা বিশেষ:Listusers/sysop এ পাওয়া যাবে। বর্তমানে বাংলা উইকিউক্তিতে নিম্নলিখিত ব্যবহারকারীদের প্রশাসক অধিকার আছে- নিম্নোক্ত ব্যবহারকারীদের ব্যুরোক্র্যাট অধিকার রয়েছে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি প্রাতিষ্ঠানিক ব্যুরোক্র্যাটদের তালিকা বিশেষ:Listusers/bureaucrat এ পাওয়া যাবে। ব্যবহারকারী পরীক্ষক ও গোপন পর্যবেক্ষকদের তালিকা বাংলা উইকিউক্তিতে বর্তমানে কোনো স্থানীয় ব্যবহারকারী পরীক্ষক ও গোপন পর্যবেক্ষক নেই। স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারকারী পরীক্ষক ও গোপন পর্যবেক্ষকদের তালিকা পাওয়া যাবে বিশেষ:ListUsers/checkuser বিশেষ:ListUsers/oversight বিশেষ পাতাদুটিতে। বাংলা উইকিউক্তিতে প্রায়শ জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন কীভাবে একটি নির্দিষ্ট উক্তি খুজে বের করবো প্রশ্ন: আমি কীভাবে একটি নির্দিষ্ট উক্তি খুঁজে পাব (উদাহরণস্বরূপ বল বীর-বল উন্নত মম শির! শির নেহারী’ আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রীর :‌উত্তর: হালকা ধূসর রঙয়ের "উইকিউক্তি অনুসন্ধান" লেখা বাক্সটি খুঁজুন, সেই বাক্সে উক্তিটি লিখুন এবং "রিটার্ন" বোতামটি চাপুন। আপনি নিবন্ধগুলির একটি তালিকা দেখতে পাবেন যা আপনার উক্তির সাথে সবচেয়ে কাছের মিল রয়েছে৷ নিবন্ধগুলিতে ক্লিক করুন এবং পৃষ্ঠায় উক্তি খুঁজে পেতে আপনার ব্রাউজারের সন্ধান ফাংশন ব্যবহার করুন। উপরের উদাহরণে বেশ কয়েকটি নিবন্ধ পাওয়া যায়, যার মধ্যে প্রথমটি হল কাজী নজরুল ইসলাম এবং পৃষ্ঠাটিতে গিয়ে ব্রাউজার-অনুসন্ধান করলে দেখা যায় যে এটি তার "বিদ্রোহী" কবিতা থেকে এসেছে। কীভাবে নতুন নিবন্ধ শুরু করবো প্র: কীভাবে উইকিউক্তিতে নতুন নিবন্ধ যোগ করবো — উদাহরণসরূপ, এখানে নেই এমন ব্যক্তির উক্তি? :উ সাহায্য:নতুন পাতা তৈরি পাতায় প্রয়োজনীয় নথি রয়েছে। সবচেয়ে সহজ উপায় হল একটি প্রস্তুত বয়লারপ্লেটসহ সরাসরি সম্পাদনা পৃষ্ঠায় চালু করার জন্য ইনপুটবক্স বিভাগে একটি বোতাম ব্যবহার করা। আপনি যদি সেখানে তালিকাভুক্ত অন্য উপায়গুলির মধ্যে একটি বেছে নেন, তাহলে এখানে সাধারণ বিন্যাসের মানগুলির জন্য উইকিউক্তি:টেমপ্লেট দেখুন। ==আমি কি একটি উক্তি যোগ করতে পারি যখন আমি জানি না যে কে এটা বলেছে প্র: ইন্টারনেটে আপনি যে উদ্ধৃতিগুলি দেখেছেন এবং তুলনামূলকভাবে অনুপযুক্ত তা যুক্ত করা কি গ্রহণযোগ্য? :উ: হ্যাঁ, এগুলো অজ্ঞাত পাতায় যুক্ত করা উচিত। তবে আমরা পরামর্শ দেই উক্তিটির মূল উৎস খোঁজার জন্য ইন্টারনেটের সাহায্য নিতে। আমি কি আমার বন্ধুর শ্রেষ্ঠ একটি উক্তি যুক্ত করতে পারি ==আমি একটি নিবন্ধে ধ্বংসপ্রবণতা দেখেছি, আমার কী করা উচিত ==অন্যান্য উইকিউক্তিয়ানরা সংক্ষিপ্তরূপ ব্যবহার করলে কীভাবে বুঝতে পারব কোনও উক্তি ভুলভাবে অন্য কারুর নামে যুক্ত করা থাকলে আমি কী করব আমি আমার পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছি, কীভাবে পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার করতে পারি প্র: আমি আমার পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছি। আমি কি তা ফেরত পেতে পারি? কীভাবে? :উ: যদি আপনি আপনার অ্যাকাউন্টের সাথে ইমেইল ঠিকানা যুক্ত থাকে, তাহলে প্রবেশ পাতার "ইমেইল পাসওয়ার্ড" বাটন ব্যবহার করে একটি অস্থায়ী পাসওয়ার্ড ইমেইলে পেতে পারেন। :তাছাড়া আপনি নতুন একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে নতুন একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। :অনুগ্রহপূর্বক উইকিউক্তিকে ইমেইলে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন, পরিষ্কার বা প্রকাশের অনুরোধ করবেন না। আমার একটি ভিন্ন প্রশ্ন রয়েছে, কোথায় জিজ্ঞেস করবো প্র: আমার প্রশ্নের উত্তর এখানে পাইনি। তাহলে কোথায় জিজ্ঞেস করবো? উইকিউক্তি হচ্ছে উক্তিসমূহের একটি বিনামূল্য উন্মুক্ত উৎসের সংকলন। এই ওয়েবসাইটটি হচ্ছে একটি উইকি, যার অর্থ এটি যেকেউ যেকোনো সময়ে সম্পাদনা করতে পারে। এমনকি আপনিও সম্পাদনা করে উইকিউক্তির উন্নয়ন করতে পারেন। উইকিউক্তি সারা বিশ্বের স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তামূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তৈরি। ইন্টারনেট সংযোগ আছে এমন যে কেউ উইকিউক্তির যে-কোনো নিবন্ধে পরিবর্তন ও তথ্য সংযোজন করতে পারেন। উইকিউক্তিতে লিখতে বিশেষ কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। উইকিউক্তি প্রতিষ্ঠিত জ্ঞানের ভাণ্ডার, তাই নতুন কোনো গবেষণা (মৌলিক গবেষণা) এখানে তৈরি করবেন না। অর্থাৎ, সকল বয়সের, সকল সমাজের ও সংস্কৃতির মানুষেরাই উইকিউক্তিতে লিখতে পারেন। যাঁর ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা আছে, তিনি এখানকার বেশিরভাগ ভুক্তিই সম্পাদনা করতে পারেন। শুধুমাত্র সকল নিবন্ধের ওপরে “সম্পাদনা” ট্যাবে ক্লিক করলেই হবে। সবাইকে এখানে তথ্য যোগ করতে, যাচাইকৃত তথ্যসূত্র যোগ করতে উৎসাহিত করা হয়; যতোক্ষণ তাঁরা কাজগুলো উইকিউক্তির নীতিমালা ও নির্দেশাবলীর ভেতরে থেকে একটি যথাযথ আদর্শের আওতায় কাজগুলো করেন। আদর্শবিহীন বা বিতর্কিত তথ্য মুছে ফেলার বিষয়। ব্যবহারকারীকে উইকিউক্তিতে তথ্যযোগের বা উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভুলের ব্যাপারে চিন্তিত হওয়ার প্রয়োজন নেই, কারণ অন্যান্য ব্যবহারকারীরা পরামর্শদানের মাধ্যমে বা সুনির্দিষ্ট ভুল তথ্য মুছে ফেলার মাধ্যমে উইকিউক্তির উন্নতির গতি অব্যাহত রাখেন। এছাড়া উইকিউক্তির সফটওয়্যার এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেনো, ভুলক্রমে কোনো সম্পাদনা হয়ে থাকলে তা আবারো তার আগের মূল অবস্থানে ফিরিয়ে নেওয়া যায়। উইকিউক্তি বাংলা প্রকল্পের জন্য বর্তমানে প্রক্রিয়া চলছে। প্রক্রিয়াধীন সময়ে এখানে একশতটি উক্তির ভুক্তি রয়েছে। উইকিউক্তি, অলাভজনক উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের নিবন্ধনকৃত ট্রেডমার্ক, যা বেশকিছু প্রকল্পের সূচনা করেছে। এর সকল প্রকল্পে আপনাকে, সাহসী হয়ে, একত্রে কাজ করার মানসিকতা নিয়ে, সম্পাদনা ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য স্বাগত জানানো হচ্ছে। বেশিরভাগ উইকিউক্তির পাতা এবং এর ছবিগুলো দ্বৈত লাইসেন্সের অধিকারী। এর একটি হচ্ছে ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন-শেয়ার/অ্যালাইক লাইসেন্স (CC-BY-SA) এবং অপরটি গনু ফ্রি ডকুমেন্টেশন লাইসেন্স (GFDL)। এ দুটি মূল এবং অপরিবর্তিত, কোনো রূপভেদ নেই; উপর বা নিচের সকল স্থানের লেখার জন্যই প্রযোজ্য। কিছু লেখা শুধুমাত্র CC-BY-SA এবং CC-BY-SA সংশ্লিষ্ট লাইসেন্সের আওতাভুক্ত এবং সেগুলো GFDL-এর আওতায় ব্যবহার করা সম্ভব নয়; এধরনের লেখার ক্ষেত্রে পৃষ্ঠার নিচে (Footer) বা পৃষ্ঠার ইতিহাসে বা পৃষ্ঠার আলোচনা পাতায় তা উল্লেখ থাকবে। প্রত্যেকটি ছবির বিবরণ/বর্ণনা পাতা রয়েছে, যেখানে ছবিটি কোন লাইসেন্সের আওতায় দেওয়া হয়েছে এবং কীভাব ব্যবহার করা যাবে তা উল্লেখ করা আছে। অবদানকৃত বিষয়বস্তু অবদানকারীদের নিজস্ব সম্পত্তি, যা CC-BY-SA এবং GFDL আওতায় মুক্তভাবে ব্যবহার, পুণঃপ্রকাশিত ও বণ্টন করা সম্ভব (কপিরাইট নোটিশ এবং বিষয়বস্তু দাবিত্যাগ দেখুন)। উইকিউক্তি উইকিউক্তি সম্পর্কে উক্তির ভুক্তি এই পৃষ্ঠাটি বর্তমান উইকিউক্তি সম্পর্কিত সহযোগিতা, কার্যাদি এবং খবরের একটি তালিকা সরবরাহ করে। অন্যান্য সহযোগিতার জন্য সাহায্য:সূচী দেখুন। নিম্নলিখিত উক্তির পাতাগুলোর সম্প্রসারণ প্রয়োজন। যদি পারেন, কোনটি সম্প্রসারণ করে সাহায্য করুন। মূল উদ্দেশ্য হল, আবেদন করার পর ভাষা কমিটি যেন অনেক অসম্পূর্ণ উক্তির পাতা আছে বলে অনুরোধ বাতিল না করে দেয়। ও সেই লক্ষ্যে আমাদের এগুলো সম্প্রসারণ করা জরুরী। সাধারণ দাবিত্যাগ আপনার নিজের দায়িত্বে উইকিউক্তি ব্যবহার করুন উইকিউক্তিতে স্পয়লার এবং এমন বিষয়বস্তু রয়েছে যা আপনার কাছে আপত্তিকর মনে হতে পারে। উক্তিগুলির একটি বিস্তৃত এবং সঠিক উৎস তৈরি এবং বজায় রাখার জন্য প্রচেষ্টা করা হয়, তবে ত্রুটিগুলি কখনও কখনও দৃষ্টি এড়িয়ে যেতে পারে। উইকিউক্তি হল উক্তিগুলির একটি অনলাইন ওপেন-কন্টেন্ট সংকলন; অর্থাৎ, ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর একটি স্বেচ্ছাসেবী দল যারা মানব জ্ঞানের একটি সাধারণ সম্পদ তৈরি করছে। এর কাঠামো ইন্টারনেট সংযোগ এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ব্রাউজারসহ যেকোন ব্যক্তিকে এখানে থাকা বিষয়বস্তু পরিবর্তন করতে দেয়। অতএব, অনুগ্রহ করে মনে রাখুন যে এখানে পাওয়া কোন কিছুই অগত্যা এমন পেশাদারদের দ্বারা পর্যালোচনা করা হয়নি যারা আপনাকে উইকিউক্তির যেকোনও নিবন্ধ সম্পর্কে সম্পূর্ণ, নির্ভুল বা নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতার বিশেষ ক্ষেত্রগুলিতে জ্ঞানী। লেখক, অবদানকারী, পৃষ্ঠপোষক, প্রশাসক, ব্যুরোক্র্যাট বা অন্য কেউ উইকিউক্তির সাথে সংযুক্ত যেকোনও উপায়ে কোন ভুল বা মানহানিকর তথ্য উপস্থিত হওয়ার জন্য বা এই ওয়েব পৃষ্ঠাগুলিতে থাকা বা সংযোগযুক্ত তথ্যের আপনার ব্যবহারের জন্য দায়ী হতে পারে। অনুগ্রহ করে নিশ্চিত করুন যে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে এখানে প্রদত্ত তথ্যগুলি বিনামূল্যে এবং কোনও আর্থিক বিনিময় ব্যতীত সরবরাহ করা হচ্ছে এবং আপনার এবং এই সাইটের মালিক বা ব্যবহারকারীদের মধ্যে কোন ধরনের চুক্তি বা চুক্তি তৈরি করা হয়নি, এটি যে সার্ভারে রাখা হয়েছে তার মালিকদের, স্বতন্ত্র উইকিউক্তি অবদানকারী, যে কোনো প্রকল্প প্রশাসক বা অন্য কেউ যারা এই প্রকল্পের সাথে যে কোনো উপায়ে সংযুক্ত বা সহপ্রকল্পগুলির বিরুদ্ধে সরাসরি আপনার দাবির সাপেক্ষে। এই সাইট থেকে কিছু অনুলিপি করার জন্য আপনাকে একটি সীমিত লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে; এটি উইকিউক্তি বা এর কোনো এজেন্ট, সদস্য, সংগঠক বা অন্যান্য ব্যবহারকারীর পক্ষ থেকে কোনো চুক্তিভিত্তিক বা চুক্তি বহির্ভূত দায় তৈরি বা বোঝায় না। ট্রেডমার্ক, পরিষেবা চিহ্ন, যৌথ চিহ্ন, নকশা অধিকার, ব্যক্তিত্বের অধিকার বা অনুরূপ অধিকার যা উইকিউক্তি সংকলনের নিবন্ধে উল্লিখিত, ব্যবহৃত বা উদ্ধৃত করা হয়েছে তা তাদের নিজ নিজ মালিকদের সম্পত্তি। এখানে তাদের ব্যবহার বোঝায় না যে আপনি জিএফডিএল লাইসেন্সিং স্কিমের অধীনে এই উইকিউক্তি নিবন্ধগুলির মূল লেখকদের দ্বারা চিন্তা করা একই বা অনুরূপ তথ্যগত ব্যবহারের জন্য ব্যতীত অন্য কোনো উদ্দেশ্যে এগুলি ব্যবহার করতে পারেন। অন্যথায় বলা না থাকলে উইকিউক্তি এবং উইকিমিডিয়া সাইটগুলি এই ধরনের কোনো অধিকারের ধারকদের কোনোটির সাথে অনুমোদিত বা অনুমোদিত নয় এবং যেমন উইকিউক্তি অন্য কোনো সুরক্ষিত উপকরণ ব্যবহার করার কোনো অধিকার দিতে পারে না। আপনার এই ধরনের বা অনুরূপ অসম্পূর্ণ সম্পত্তির ব্যবহার আপনার নিজের ঝুঁকিতে করছেন।'' উইকিউক্তি সমানভাবে পিয়ার পর্যালোচনা করা হয় না; যদিও পাঠকরা ভুল সংশোধন করতে পারে বা ভুল পরামর্শগুলি মুছে ফেলতে পারে তা করার জন্য তাদের কোন আইনি দায়িত্ব নেই এবং এইভাবে এখানে পঠিত সমস্ত তথ্য যেকোনও উদ্দেশ্যে বা যা কিছু ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ততার নির্ভরপত্র ছাড়াই। নিচের নিবন্ধসমূহ তৈরি করতে বা ইংরেজি হতে অনুবাদ করতে সুপারিশ করা হচ্ছে। সাহসী হোন ও শুরু করুন নিচের নিবন্ধসমূহের লাল দাগগুলোতে ক্লিক করে নতুন নিবন্ধ তৈরি করতে পারেন। অথবা নিচে আরেকটি না থাকা নিবন্ধের নাম যুক্ত করতে পারেন। উইকিউক্তিতে থাকা সকল নিবন্ধের তালিকা এখানে দেখুন বিশেষ:PrefixIndex/Wq/bn]] ! ক্রম বাংলা নাম ইংরেজি উইকিউক্তি এখানে নিম্নলিখিত সূচী ভুক্তির প্রথম শব্দের প্রথম বর্ণ বা প্রথম দুই বর্ণ অনুযায়ী তালিকা করা হয়েছে। যেমন: শেখ মুজিবুর রহমানের জন্য শ-তে দেখুন, ম বা র-তে নয়। * আমরা যদি বিশ্বের সবাইকে একত্রিত করতে পারি এবং তারা যা জানে তা এক জায়গায় রেকর্ড করতে পারি? উইকিপিডিয়ায় জিমি ওয়েলসের লেখা প্রথম বাক্য। * ১ মার্চ ২০০২-এ ল্যারি স্যাঙ্গার পদত্যাগ করেছেন। এমনকি তিনি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবেও আর থাকবেন না। এখন এই প্রকল্পের আর কোনো পরিচালক নেই (অথবা ভিন্নভাবে বললে সবাই পরিচালক)। মার্চ ২০০২-এ মিটবল উইকিতে অ্যানোনিমাসডোনার'' * আমার মনে হয় উইকিপিডিয়ায় সংস্কৃতি বিষয়ে যত নিবন্ধ রয়েছে তা অন্য কোথাও নেই। * যে কোনো মূল্যে যে ওয়েবসাইটটি আমি এড়িয়ে চলি তা হলো উইকিপিডিয়া। কারণ আমি এখানে বিষয় পেয়েছি যা ভুলে ভরা। আমার নিজের উইকিপিডিয়া নবিন্ধ পড়ার ইচ্ছাও আমার নেই। * ২০০১ সালে যাত্রা করা উইকিপিডিয়া একটি মুক্ত, কপি লেফট বিশ্বকোষ, যেটি স্বেচ্ছাশ্রমে সম্পাদিত হয়ে আসছে। প্রতিষ্ঠার ১১ বছরের মাথায় এটি অন্যতম বৃহৎ অথ্য প্রদানের মাধ্যম ও সবচেয়ে বেশিবার দেখা ওয়েবসাইটগুলোর একটি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি ২৭০ টিরও বেশি ভাষায় স্বেচ্ছাসেবীদের দ্বারা বিকশিত হয়েছে। **ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন, ১৩ জানুয়ারি ২০১৩। * উইকিপিডিয়া ছাড়া জেনারেটিভ এআই-এর অস্তিত্বই থাকত না। * সাফল্য স্থায়ী নয়, ব্যর্থতা মানেই মৃত্যু নয়। আসল ব্যাপার হচ্ছে সাহস ধরে রাখা। * ইতিহাস থেকে যারা শিক্ষা নেয় না, নিজেদের ধ্বংস ডেকে আনার মাধ্যমে তারা ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটায়। * সাহস হল মানবিক গুণাবলীর মধ্যে প্রথম কারণ এটি এমন গুণ যা অন্য সমস্তকে গ্যারান্টি দেয়। * আমি শুয়োর পছন্দ করি। কুকুর আমাদের দিকে চোখ তুলে তাকায়। বিড়াল চোখ নামিয়ে তাকায়। শুকর আমাদেরকে সমভাবে দেখে। * আপনার আশা পুষ্ট করুন, কিন্তু বাস্তবতা উপেক্ষা করবেন না। স্যার উইলিয়াম ওসলার জন্ম জুলাই ১২, ১৮৪৯ – ডিসেম্বর ২৯, ১৯১৯) কানাডিয়ান চিকিৎসক এবং জন হপকিনস হসপিটালের চারজন প্রতিষ্ঠাতার একজন। তিনিই প্রথম চিকিৎসকদের বিশেষ প্রশিক্ষণের জন্য রেসিডেন্সি প্রোগ্রামের আয়োজন করেন এবং কেবলমাত্র শ্রেণীকক্ষে শিক্ষালাভের পরিবর্তে হাসপাতালে রোগীর পাশে থেকে জ্ঞানার্জনের উদ্যোগ নেন। তাকে প্রায়ই আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনক হিসেবে অভিহীত করা হয়। চিকিৎসক হওয়ার পাশাপাশি তিনি একজন ইতিহাসবিদ এবং সুনামধন্য লেখকও। তিনি কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং গ্রেট ব্রিটেনে অনুশীলন ও শিক্ষাদান করেছিলেন। তার বই দ্য প্রিন্সিপালস অ্যান্ড প্র্যাকটিস অফ মেডিসিন ১৮৯২) একটি নেতৃস্থানীয় পাঠ্যপুস্তক ছিল। * বিজ্ঞানে কৃতিত্ব সেই ব্যক্তির কাছে যায় যিনি বিশ্বকে বিশ্বাস করেন, সেই ব্যক্তির কাছে নয় যার কাছে ধারণাটি প্রথম ঘটে। * আগামীকালের জন্য সেরা প্রস্তুতিগ্রহণ হলো আজকের কাজ ঠিকভাবে করা। জ্যাকোব মরটন রচিত লাইফটাইম স্পিকারস এনসাইক্লোপিডিয়া ১৯৬২ পৃ. ৫৭৫) * অজ্ঞতা যত বেশি হবে, গোঁড়ামিও তত বেশি হবে। * সাবান এবং পানি এবং সাধারণ জ্ঞান হলো সেরা জীবাণুনাশক। * ওষুধ সেবনের ইচ্ছাই সম্ভবত সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য যা মানুষকে পশু থেকে আলাদা করে। হার্ভে কুশিং রচিত The Life of Sir William Osler স্যার উইলিয়াম ওসলারের জীবনী ১৯২৫ খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৩৪২) গ্রীষ্মের গান, উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্র- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, শান্তা শ্রীমানি সম্পাদিত, প্রকাশক- বসাক বুক স্টোর প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৯৩ ঋতু, উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্র- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, শান্তা শ্রীমানি সম্পাদিত, প্রকাশক- বসাক বুক স্টোর প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৯০ * যাত্রায় যেমন সং, আকাশে তেমনি ধূমকেতু। আকাশের গ্রহ নক্ষত্রগুলির সকলেরই এক একটা নিয়মিত কাজ আছে; কিন্তু ধূমকেতুগুলিকে দেখিলে হঠাৎ মনে হইতে পারে, যে ইহাদের কোন বাঁধা কাজ নাই। কোথায় যায় কোথায় থাকে তাহার ঠিক নাই, খালি মাঝে মাঝে এক একবার লেজ পরিয়া আসিয়া, দিন কয়েক তামাসা দেখাইয়া যায়। উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্র- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, শান্তা শ্রীমানি সম্পাদিত, প্রকাশক- বসাক বুক স্টোর প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৯৭-৮৯৮ উমর ইবনুল খাত্তাব আরবি: عمر بن الخطاب‎‎; জন্মঃ ৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দ – মৃত্যুঃ ৬৪৪ খ্রিষ্টাব্দ) ছিলেন ইসলামের দ্বিতীয় খলীফা এবং প্রধান সাহাবীদের অন্যতম। উমর রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ইসলামী আইনের একজন অভিজ্ঞ আইনজ্ঞ ছিলেন। ন্যায়ের পক্ষাবলম্বন করার কারণে তাকে আল-ফারুক সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী) উপাধি দেওয়া হয়। আমীরুল মু’মিনীন উপাধিটি সর্বপ্রথম তার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছে। ইতিহাসে তাকে প্রথম উমর হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। নামের মিল থাকার কারণে পরবর্তী কালের উমাইয়া খলীফা ওমর ইবনে আবদুল আযীয]]কে দ্বিতীয় উমর হিসেবে সম্বোধন করা হয়। সাহাবীদের মর্যাদার ক্ষেত্রে সুন্নীদের কাছে আবু বকর রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর পর উমরের অবস্থান। শিয়া সম্প্রদায় উমর রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর এই অবস্থান স্বীকার করে না। এছাড়াও তিনি ছিলেন ইসলামের নবী মুহাম্মাদের শ্বশুর, যেহেতু ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর মেয়ে হাফসা ছিলেন আখেরী নবী ও রাসূল, হাবীবুল্লাহ, হযরত মুহাম্মাদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আহলিয়া বা স্ত্রী। *দূরবর্তী নদীতীরে চর্মরোগগ্রস্ত একটি ছাগী যদি মালিশ করার মত একটু তেলের অভাবে কষ্ট পায়, তবে হাশরের দিন সে সম্পর্কেও রাষ্ট্রপ্রধানকে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে। * কোন ব্যক্তি যদি ঋণ পরিশোধ করতে অপারগ হয়ে পড়ে, তবে সে ঋণ পরিশোধ করার দায়িত্ব সরকারী কোষাগারকে বহন করতে হবে। * রাষ্ট্রের কোষাগারে যা আছে, তা জনগনের আমানত এবং তাদের কল্যানের জন্যই সঞ্চিত। যে পর্যন্ত জনগণের প্রয়োজন পূর্ণ না হবে, সে পর্যন্ত আমাদেরকে খরচ করতে হবে। যদি কোষাগার শূন্য হয়ে যায়, তবে কষ্টের জীবন সকলে মিলে ভাগ করে নেব। *কারও কোন প্রয়োজন থাকলে আমার কাছে এসো। আল্লাহ আমাকে তোমাদের সকলের কোষাগারের রক্ষক ও বণ্টনকারী বানিয়েছেন। *বাকিতে ক্রয় করে যে পোষ্যপালন করেছে, সে ব্যক্তি যদি ধনবান ও অপরাধী না হয়ে থাকে, তবে তার সে ধার সরকারী কোষাগার থেকে পরিশোধ করে দাও *আল্লাহর শপথ! যদি আমি না খেয়ে সারাদিন রোযা রাখি, সারারাত না ঘুমিয়ে সলাতে দাঁড়িয়ে থাকি, আমার সমস্ত সম্পদ আল্লাহর পথে ব্যয় করি; এরপর যদি যারা আল্লাহকে মেনে চলেন এমন মানুষদের প্রতি অন্তরে ভালোবাসা না রেখে এবং যারা আল্লাহর অবাধ্য তাদের প্রতি অন্তরে ঘৃণা না রেখে মারা যাই সেই কাজগুলো আমাকে একটুও উপকৃত করবে না। *গ্রীষ্মের উত্তপ্ত দিনগুলোতে সাওম পালন করা এবং রাতের বেলা সলাতে দাঁড়িয়ে থাকা ছাড়া এই পৃথিবীর আর কোন কিছুকে ছেড়ে যেতে আমি দুঃখবোধ করি না। উসমান ইবন আফ্‌ফান আরবি: عثمان بن عفان জন্ম: আনু. ৫৭৯ মৃত্যু: ১৭ জুন ৬৫৬) ছিলেন ইসলামের তৃতীয় খলিফা। ৬৪৪ থেকে ৬৫৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত খিলাফতে অধিষ্ঠিত ছিলেন। খলিফা হিসেবে তিনি চারজন খুলাফায়ে রাশিদুনের একজন। উসমান আস-সাবিকুনাল আওয়ালুনের (প্রথম পর্বে ইসলাম গ্রহণকারী) অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও তিনি আশারায়ে মুবাশ্‌শারা'র একজন এবং সেই ৬ জন সাহাবীর মধ্যে অন্যতম যাদের উপর মুহাম্মদ সন্তুষ্ট ছিলেন। তাকে সাধারণত হযরত উসমান হিসেবে উল্লেখ করা হয়। কুরাইশ গোত্রের বিশিষ্ট বংশ বনু উমাইয়ায় জন্মগ্রহণকারী। প্রথম দিকের ইসলামিক ইতিহাসে অন্যতম প্রধান ভূমিকা পালনকারী এবং তিনি কুরআনের আদর্শ সংস্করণ সংকলনের আদেশ দেওয়ার জন্য পরিচিত ছিলেন। উসমানের নেতৃত্বে ৬৫০ সালে ইসলামী সাম্রাজ্য ফার্স (বর্তমান ইরান এবং ৬৫১ সালে খোরাসান (বর্তমান আফগানিস্তান এর কয়েকটি অঞ্চলে প্রসারিত হয়েছিল। ৬৪০ এর দশকের মধ্যে আর্মেনিয়া বিজয় শুরু হয়েছিল। * যত দুরবস্থায় পতিত হও না কেনো, আদর্শের ক্ষেত্রে পরাজয় বরণ করো না। * নিজের বোঝা যত কমই হোক তা অন্যের উপর চাপাতে চেষ্টা করো না। * জান্নাত যথার্থ জানার পরও দুনিয়াতে আরাম আয়েশ তালাশ করে। শয়তান কে শত্রু জানার পরও তার অনুসরণ করে। * হে মানব সকল! আল্লাহপাক তোমাদিগকে তার আনুগত্যের জন্যই সৃষ্টি করেছেন, তোমরা কিনা অন্যের আনুগত্য করতে উৎসাহ বোধ কর। * অতিরিক্ত বিনয় কপটতার চিহ্ন। * দুনিয়াকে যে যত বেশী চিনেছে, সে এর দিক থেকে ততবেশী নিস্পৃহ হয়েছে। * পার্থিব জীবনের ভোগ বিলাশ অনন্ত জীবনের প্রাপ্য হ্রাস করে দেয়। * শান্তির সাথে জীবন যাপন করার পরও যে ব্যক্তির আকাঙ্খা মিটে না, তার পক্ষে তৃপ্ত হওয়া সম্ভব না। * কর্মবিহীন জ্ঞান অনেক সময় উপকারী হতে পারে, কিন্তু জ্ঞানবিহীন কর্ম কখনো উপকারী হয় বলে আমার জানা নেই। * সূর্যের মতো দীপ্তিমান হতে হলে প্রথমে তোমাকে সূর্যের মতোই পুড়তে হবে। * একটি বই একশটি বন্ধুর সমান কিন্তু একজন ভালো বন্ধু পুরো একটি লাইব্রেরির সমান। * আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পুরো মহাবিশ্ব আমাদের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ। যারা স্বপ্ন দেখে এবং কাজ করে শুধুমাত্র তাদেরকেই শ্রেষ্ঠটা দেওয়ার জন্য চক্রান্তে লিপ্ত এই বিশ্ব। * স্বপ্ন সেটা নয় যেটা মানুষ, ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে; স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরনের প্রত্যাশা, মানুষকে ঘুমাতে দেয় না। * শিক্ষাদান একটি অত্যন্ত মহৎ পেশা যা একজন ব্যক্তির চরিত্র, ধীশক্তি এবং ভবিষ্যতকে আকার দেয়। যদি মানুষ আমাকে একজন ভাল শিক্ষক হিসাবে স্মরণ করে, তবে এটি আমার জন্য সবচেয়ে বড় সম্মান হবে। * আসুন আমরা আমাদের আজকের দিনটিকে উৎসর্গ করি যাতে আমাদের সন্তানদের একটি সুন্দর আগামী দিন কাটে। * বিজ্ঞান মানবতার জন্য একটি সুন্দর উপহার; আমাদের এটা বিকৃত করা উচিত নয়। * আপনার মিশনে সফল হওয়ার জন্য, আপনার লক্ষ্যের প্রতি আপনার একক নিষ্ঠা থাকতে হবে। * মানুষের জন্য তার অসুবিধাগুলো প্রয়োজন কারণ সেগুলি সাফল্য উপভোগ করার জন্য প্রয়োজনীয়। * আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে যদি না কেউ ব্যর্থতার তিক্ত বড়ির স্বাদ না গ্রহণ করে, তবে সে সাফল্যের জন্য যথেষ্ট আকাঙ্ক্ষা করতে পারে না। * জীবন এবং সময় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক, জীবন শেখায় সময়কে ভালোভাবে ব্যবহার করতে, সময় শেখায় জীবনের মূল্য দিতে। *পিৎজা আমাকে সর্বদা কনফিউজ করে। এটি একটি বর্গাকার বক্সে করে আসে, যখন তুমি এই বক্স খুলবে তখন এটি গোলাকার আর যখন খেতে শুরু করবে তখন এটি ত্রিভুজাকৃতি। জীবন এবং মানুষ পিৎজার মতোই। চেহারা আলাদা, প্রকাশ আলাদা এবং অবশ্যই আচরণও আলাদা। * আপনার স্বপ্নগুলি সত্য হওয়ার আগে আপনাকে স্বপ্ন দেখতে হবে। এডওয়ার্ড জেনার ১৭ মে, ১৭৪৯ ২৬ জানুয়ারি, ১৮২৩) ছিলেন একজন ইংরেজ চিকিৎসক এবং বৈজ্ঞানিক, যিনি গুটিবসন্ত রোগের ভ্যাকসিন আবিস্কারের পথিকৃৎ, যেটি হলো এই পৃথিবীর প্রথম ভ্যাকসিন। জেনারকে প্রায়শ রোগ-প্রতিরোধ বিদ্যার জনক বলা হয়, এবং এটিও বলা হয় তিনি অন্য যে কারো থেকে বেশি মানুষের প্রাণ রক্ষা করেছেন। রয়েল সোসাইটির সদস্য হিসেবে, জীবশাস্ত্রে তিনিই প্রথম কোকিল পাখির ব্রুড পরজীবীতা বিশ্লেষণ করেন। ২০০২ সালে বিবিসি জেনারকে ১০০ গ্রেট ব্রিটন্সের তালিকায় স্থান দেয়। * আমি অবাক হই না যে মানুষেরা আমার প্রতি কৃতজ্ঞ নয়; কিন্তু আমি আশ্চর্য হয়েছি যে তারা ঈশ্বরের প্রতি কৃতজ্ঞ নয়, যিনি ভালোর জন্য আমাকে আমার সহ-প্রাণীদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার যন্ত্র বানিয়েছেন। দ্য লাইফ অফ এডওয়ার্ড জেনার: উইথ ইলাস্ট্রেশনস অফ হিজ ডকট্রিনস, অ্যান্ড সিলেকশনস ফ্রম হিজ করেসপন্ডেন্স, দ্বিতীয় খণ্ড (১৮৩৮ জন ব্যারন, পৃষ্ঠা ২৯৫ * আমাদের প্রকৃতির সর্বোচ্চ ক্ষমতা হল আমাদের নৈতিক উৎকর্ষের অনুভূতি, যুক্তি ও প্রতিফলনের নীতি, আমাদের প্রাণীদের প্রতি কল্যাণকর চিন্তা এবং ঐশ্বরিক সত্তার প্রতি আমাদের ভালবাসা। দ্য লাইফ অফ এডওয়ার্ড জেনার এমডি ভলিউম। দ্বিতীয় খণ্ড (১৮৩৮ জন ব্যারন, পৃষ্ঠা ৪৪৭ * একটি গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় সার্বভৌম ক্ষমতা সমগ্র জনগণের হাতে ন্যস্ত থাকে। * দার্শনিক হিসেবে আমার অর্জন এই যে, যা আমি নিজে নিজে করি, অন্যরা তা করে আইনের ভয়ে। * কারও কারও মতে স্বাধীনতা এবং সাম্যতা যদি প্রধানত গণতন্ত্রে পাওয়া যায়, তবে সমস্ত ব্যক্তি যখন সর্বোচ্চভাবে সরকারে অংশ নেবে, তখনই তারা সর্বোত্তমভাবে অর্জন করবে। * শান্তিতে বসবাস করার জন্যেই আমরা যুদ্ধে লিপ্ত হই। * রাজনীতিবিদদেরও অবসর নেই, কারণ তারা সর্বদা রাজনৈতিক জীবন, শক্তি এব গৌরব বা সুখের বাইরেও কিছু লক্ষ্য রাখে। * যে ব্যক্তি সমাজের অন্তর্ভুক্ত নয় সে হয় ফেরেস্থা, নয় পশু। * মানুষ, যদি সে খাঁটি হয়, প্রাণীকুলের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। কিন্তু আইন ও ন্যায়বিচার থেকে বিচ্ছিন্ন হলে সে হয় প্রাণীকুলের মধ্যে নিকৃষ্টতম, কারণ সশস্ত্র অন্যায় সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক। * শিক্ষার শেকড়ের স্বাদ তেঁতো হলেও এর ফল মিষ্টি। * সমস্ত জ্ঞানের সূত্রপাত হয় নিজেকে জানা থেকেই। * অনুমান বা ধারনা থেকেই সত্যের উৎপত্তি। * লোকেরা যা মনে করে তার চেয়ে উচ্চ মনের মানুষটিকে সত্যের জন্য আরও বেশি যত্নবান হতে হবে।” * হৃদয়কে শিক্ষিত না করে মনকে শিক্ষিত করা মোটেই শিক্ষা নয়। * জ্ঞানীরা ধনসঞ্চয় করেন অর্থপিশাচদের মুখাপেক্ষী না হওয়ার জন্য। * জ্ঞানী লোক কখনও সুখের সন্ধান করে না। * প্রতিটি মানুষ কথা বলে এবং অভিনয় করে এবং তার চরিত্র অনুযায়ী জীবনযাপন করে। * প্রথমত, একটি সুনির্দিষ্ট, সুস্পষ্ট ব্যবহারিক আদর্শ থাকতে হবে; একটি লক্ষ্য, একটি উদ্দেশ্য। দ্বিতীয়ত, আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় উপায় রয়েছে; জ্ঞান, অর্থ, উপকরণ এবং পদ্ধতি। তৃতীয়ত, আপনার সমস্ত উপায় সেই প্রান্তে সমন্বয় করুন। * প্রকৃতির দ্বারা সমস্ত পুরুষ জ্ঞান কামনা করে। * মানুষ স্বভাবতই একটি 'রাজনৈতিক প্রাণী'। * আমাদের চরিত্র হচ্ছে আমাদের আচার ব্যাবহারের ফলশ্রুতি। * আমি তাকে অধিক সাহসী মনে করি, শত্রুকে জয় করার চাইতে যে নিজের কামনা বাসনাকে অতিক্রম করতে পেরেছে। * আশা হচ্ছে জেগে স্বপ্ন দেখার মত। * অনুমান বা ধারণা থেকেই জ্ঞানের উৎপত্তি। * অযোগ্য শাসন কর্তার মত দেশ ও জাতির বড় ক্ষতি কেও করতে পারে না। * আইন হচ্ছে আদেশের একটা মার্জিত কাঠামো, আর উৎকৃষ্ট আইনের অর্থই হচ্ছে উৎকৃষ্ট আদেশ। * আমি তাকেই সাহসী বলব, যে তার আকাঙ্ক্ষাকে চরিতার্থ করতে, এবং শত্রুকে বশ করতে পেরেছে। * সেই সেরা বন্ধু, যে আমার জন্যই ভাবে, শুভকামনা করে। এশিয়ার সীমানা সাংস্কৃতিকভাবে নির্ধারিত হয়, যেহেতু ইউরোপের সাথে এর কোনো স্পষ্ট ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতা নেই, যা এক অবিচ্ছিন্ন ভূখণ্ডের গঠন যাকে একসঙ্গে ইউরেশিয়া বলা হয়। এশিয়ার সবচেয়ে সাধারণভাবে স্বীকৃত সীমানা হলো সুয়েজ খাল, ইউরাল নদী, এবং ইউরাল পর্বতমালার পূর্বে, এবং ককেশাস পর্বতমালা এবং কাস্পিয়ান ও কৃষ্ণ সাগরের দক্ষিণে। এটা পূর্ব দিকে প্রশান্ত মহাসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর এবং উত্তরে উত্তর মহাসাগর দ্বারা বেষ্টিত। ইউরাল পর্বতমালা, ইউরাল নদী, কাস্পিয়ান সাগর, কৃষ্ণ সাগর এবং ভূমধ্যসাগর দ্বারা এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশ দুটি পরস্পর হতে বিচ্ছিন্ন। এছাড়া লোহিত সাগর ও সুয়েজ খাল এশিয়া মহাদেশকে আফ্রিকা থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে এবং উত্তর-পূর্বে অবস্থিত সংকীর্ণ বেরিং প্রণালী একে উত্তর আমেরিকা মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে। উল্লেখ্য, বেরিং প্রণালীর একদিকে অবস্থান করছে এশিয়া মহাদেশের অন্তর্গত রাশিয়ার উলেনা এবং অপর পাশে উত্তর আমেরিকা মহাদেশের অন্তর্গত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা। এই প্রণালীটির সংকীর্ণতম অংশটি মাত্র ৮২ কি.মি. চওড়া, অর্থাৎ বেরিং প্রণালীর এই অংশ হতে উত্তর আমেরিকা মহাদেশের দূরত্ব মাত্র ৮২ কি.মি.। * সেখানে সন্ত্রাস ও মৌলবাদের উত্থান। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন অংশ জুড়ে আইএসআইএস-নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে মানুষ এবং অস্ত্র ও অর্থ পাচারের একটি ক্রমবর্ধমান অপরিহার্য মহাসড়ক রয়েছে। এবং এটি এমন কিছু যা বন্ধ করতে হবে * এশিয়াই একমাত্র এলাকা যে, হিমালয় দুটি শক্তিশালী সভ্যতাকে শুধুমাত্র উচ্চারণ করার জন্য ভাগ করে দিয়েছে। চীনারা তার কনফুসিয়াসের কমিউনিজমের সাথে এবং ভারতীয়রা তার বেদের ব্যক্তিত্ববাদের সাথে। কিন্তু তুষারময় বাধাগুলিও এক মুহুর্তের জন্যও বাধা দিতে পারে না যে চূড়ান্ত এবং সর্বজনীনের প্রতি ভালবাসার বিস্তৃত বিস্তৃতি, যা প্রতিটি এশীয় জাতির সাধারণ চিন্তা-উত্তরাধিকার, তাদেরকে বিশ্বের সমস্ত মহান ধর্ম তৈরি করতে সক্ষম করে এবং তাদের থেকে আলাদা করে। ভূমধ্যসাগরীয় এবং বাল্টিক অঞ্চলের সেই সামুদ্রিক জনগণ, যারা বিশেষভাবে বসবাস করতে এবং জীবনের শেষ নয়, উপায়গুলি সন্ধান করতে পছন্দ করে। ওকাকুরা কাকুজো। জাপানের শিল্পের বিশেষ উল্লেখ সহ প্রাচ্যের আদর্শ, ১৯০৩। ওকাকুরা, কাকুজো (১৯০৩)। জাপানের শিল্পের বিশেষ রেফারেন্স সহ প্রাচ্যের আদর্শ। লন্ডন: জে. মারে। পৃ. ১ ওকাকুরা কাকুজো দ্য বুক অব টি ১৯০৬) ওবায়দুল কাদের জন্ম: ১ জানুয়ারি ১৯৫২) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী। নোয়াখালী-৫ আসন থেকে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সপ্তম, নবম, দশম এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় লাভ করেন। শেখ হাসিনার প্রথম মন্ত্রিসভায় তিনি যুব, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০১১ সালের ডিসেম্বর থেকে তিনি সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৬ সালের ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২০তম সম্মেলনে তিনি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের ২১তম সম্মেলনেও তিনি পূণ:নির্বাচিত হন। রাজনীতির পাশাপাশি তিনি দৈনিক বাংলার বাণী পত্রিকার সহকারী সম্পাদক ছিলেন। * পুলিশের কনস্টেবলের চাকরির ভাগাভাগিতে টাকার বিনিময়ে অংশ নেওয়া নেতা আওয়ামী লীগে প্রয়োজন নেই। প্রাইমারি স্কুলের নৈশপ্রহরীর চাকরির জন্য টাকা নেওয়া নেতা শেখ হাসিনার দরকার নেই।{{fact}} * মন্ত্রীদের দুইটি সমস্যা এক লেখাপড়া কম ও আরেকটি টাকা খায়।{{fact}} * পাকিস্তান আমাদের পেছনে লেগে রয়েছে। রোহিঙ্গাদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। রোহিঙ্গাদের মধ্যেও উগ্রবাদী শক্তি আছে বলে আমি মনে করি। তাই পাকিস্তান রোহিঙ্গাদের মদদ দিয়ে যাচ্ছে।{{fact}} * বিএনপির তা‌দের দলের ভিত‌রে জগাখিচুড়ি অবস্থা বিরাজ করছে।{{fact}} * চাটুকার-মশাই দেখলেই আমি ভয় পাই, চাটুকার-মশাই জঙ্গিদের চেয়েও ভয়ংকর।{{fact}} * চার লেন করার একটা যন্ত্রণা আছে, জন্মযন্ত্রণা। আমাদের এটা মেনে নেওয়া উচিত।{{fact}} * আমরা এমন কোনো রাষ্ট্রপতি করিনি যার নাম ইয়াজউদ্দিন, কার্যক্রমে ইয়েস উদ্দিন।{{fact}} * মাসুদ তুমি ভালো হয়ে যাও।{{fact}} * আজ বসন্ত। আজ ভালোবাসার দিন।{{fact}} * নেতায় নেতায় স্টেজ ভাঙে, আমি বেচারা আহত হই। মঞ্চে কত নেতা! বুড়া নেতা, আধুলি নেতা, সিকি নেতা, পাতিনেতা। মঞ্চে এত নেতার তো কোনো দরকার নেই। গিয়াসউদিন আবুল‌ ফাতেহ ওমর ইবনে ইব্রাহিম আল-খৈয়াম নিশাপুরি ফার্সি: ‏غیاث ‌الدین ابوالفتح عمر ابراهیم خیام نیشابورﻯ‎‎ ১৮ মে ১০৪৮ ৪ ডিসেম্বর ১১৩১) ছিলেন একজন ইরানি কবি, গণিতবেত্তা, দার্শনিক ও জ্যোতির্বিদ। ইরানের নিশাপুরে জন্মগ্রহণ করার পর যুবা বয়সে তিনি সমরখন্দে চলে যান এবং সেখানে শিক্ষা সমাপ্ত করেন। এর পর বুখারায় নিজেকে মধ্যযুগের একজন প্রধান গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিদ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেন। তার বীজগণিতের গুরুত্বপূর্ণ “Treatise on Demonstration of Problems of Algebra“ গ্রন্থে তিনি ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধানের একটি পদ্ধতি বর্ণনা করেন। এই পদ্ধতিতে একটি পরাবৃত্তকে বৃত্তের ছেদক বানিয়ে ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধান করা হয়। ইসলামি বর্ষপঞ্জি সংস্কারেও তার অবদান রয়েছে। রোবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম, লেখক- ওমর খৈয়াম, অনুবাদক- কান্তিচন্দ্র ঘোষ, প্রকাশক- কমলা বুক ডিপো, প্রকাশস্থান- কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮ রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম, অনুবাদ কাজী নজরুল ইসলাম নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, ষষ্ঠ খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ১৮৭ * এমন কোন ব্যবসায় বিনিয়োগ করিয়েন না, যা আপনি বোঝেন না। * অনেক কাজে ভূল না করলে সফল হওয়ার জন্য বেশি কাজ করতে হয় না। * মর্যাদা তৈরি করতে ২০ বছর লাগে, তবে তা নষ্ট করতে লাগে ৫ মিনিট। * সঠিক কাজটি করতে মানুষ সর্বদা বাধা দিবে, যদি কাজটি অপ্রচলিত হয়। * তা-ই করুন যা আপনি করতে ভালবাসেন * কেউ এখন ছায়ায় বসে আছে কারণ কোনো একসময় গাছটি কেউ লাগিয়েছিলো * ঝুকি তখনই থাকে যখন আপনি যা করছেন তা সম্পর্কে জানেন না * সুযোগ খুব কমই আসে। সোনার বৃষ্টি হলে বালতি বের করে দাও, ঠোঁট নয়। * সততা, বুদ্ধিমত্তা এবং শক্তি সন্ধান করুন। * সততা খুবই দামী একটি উপহার। তা কখনোই সস্তা লোকের নিকট থেকে আশা করবেন না! * কখনোই সব ডিম এক ঝুড়িতে রাখবেন না ৷ অর্থাৎ, একটি মাত্র ক্ষেত্রে বিনিয়োগ না করে ভিন্ন ভিন্ন অনেকগুলো খাতে ইনভেষ্ট করুন,যাতে মূলধন হারানোর ঝুঁকি কম থাকে। * আপনার পা পানিতে ডুবিয়ে কখনোই নদীর গভীরতা মাপবেন না৷ * আপনার যা প্রয়োজন নেই তা যদি ক্রয় করেন তাহলে শীঘ্রই আপনার যা প্রয়োজন তা বিক্রি করতে হবে। * কখনোই আয়ের একমাত্র উৎসের উপর নির্ভর করবেন না। বিনিয়োগের মাধ্যমে আরেকটি উৎস তৈরী করুন। * খরচের পর যা অবশিষ্ট থাকে তা সঞ্চয় না করে বরং সঞ্চয়ের পর যা অবশিষ্ট থাকে তা খরচ করুন। ওয়াসিফ আলী ওয়াসিফ ১৫ই জানুয়ারী ১৯২৯-২৮শে জানুয়ারী ১৯৯২) একজন পাকিস্তানী কবি, শিক্ষক, লেখক ও সুফী ছিলেন। * দূর থেকে আগত আওয়াজও অন্ধকারে আলোর বিকল্প হিসেবে কাজ করে। * মানুষের মনে কষ্ট দেওয়া ব্যক্তি প্রভুর খোঁজ করতে পারেনা। * ভালো মানুষ পাওয়া ভালো ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা দেয়। কনফুসিয়াস খ্রি.পূ. ৫৫১-৪৭৯) প্রাচীন চীনের প্রখ্যাত দার্শনিক এবং চিন্তাবিদ।কনফুসিয়াস নামে পরবর্তীকালে পরিচিত হলেও তার আসল নাম ছিল কঙ ফু তজু। তার দর্শন ও রচনাবলী চীনসহ পূর্ব এশিয়ার জীবনদর্শনে বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে গভীর প্রভাব বিস্তার করেছে। কনফুসিয়াস মূলত নীতিবাদী দার্শনিক ছিলেন। তার বিশ্বাস ছিল শিক্ষার মূল ভিত্তি হচ্ছে নীতিজ্ঞান। ৫২ বছর বয়সে লু প্রদেশের প্রধান আইনরক্ষকের দায়িত্ব পান কনফুসিয়াস। সমগ্র চীন দেশের মধ্যে লু রাজ্য ছিল একমাত্র রাজ্য যেখানে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, খুন হতো না। আইনরক্ষকের দায়িত্ব এত ভালভাবে সম্পাদন করার পুরস্কার হিসেবে কয়েক বছরের মধ্যেই তাকে দেওয়া হয় লু প্রদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার। * মানুষের মাঝে যদি নৈতিক চরিত্রের উন্নতি না ঘটে, শুধুমাত্র আইন দিয়ে মানুষকে সংযত রাখা সম্ভব নয়। * সবকিছুরই সৌন্দর্য আছে কিন্তু সবাই তা দেখতে পায় না। * নিজের সমকক্ষ নয় এমন কাউকে বন্ধু কোরাে না। * নীরবতা সত্যিকারের বন্ধু যা কখনই বিশ্বাসঘাতকতা করে না। * নিপীড়ক সরকার বাঘের চেয়েও ভয়ঙ্কর। * প্রকৃত অর্থে জীবন হলো সরল, কিন্তু আমরা একে জটিল করতে গোঁ ধরি। * সবচেয়ে জ্ঞানী এবং সবচেয়ে নির্বোধ লোকেরা কখনো বদলায় না। * প্রকৃত জ্ঞান হল একজনের অজ্ঞতার সীমাকে জানা। * উৎকৃষ্ট লোক বলার পূর্বে করে থাকে, এবং এর পরবর্তী সময়ে তার কর্ম অনুযায়ী বলে থাকে। * যখন রাগ ওঠে যায়, তখন পরিণতি নিয়ে ভাবুন। কবীর ছিলেন প্রাচীন ভারতের একজন কবি যিনি তার সময়ে হিন্দু-মুসলমান সম্প্রীতির কথা বলেছিলেন। "কবীর" নামটি আরবি "আল-কবির" শব্দটি থেকে এসেছে। শব্দটির অর্থ "মহান এটি কুরআনে উল্লিখিত আল্লাহ্‌র ৩৭তম নাম। কবীরের জন্ম-মৃত‍্যুর সঠিক সাল তারিখ জানা যায় নি। ভারতের কাশীর নিকটে লহরতালাব (বর্তমানকালে বারাণসীতে) নামক স্থানে তার জন্ম হয় বলে অনেকের অনুমান। মুসলমান জোলার ঘরের সন্তান ছিলেন তিনি। তাঁত শিল্পের মাঝে কবীরের বাল্যকাল কেটেছিল। তাই তার লেখার মধ্যে বারবার বুনন শিল্পের কথা উঠে আসে। কবীর খুব সরল লোকায়ত উপাদান ব্যবহার করেছিলেন তার কবিতার মধ্যে। তাই হিন্দু-মুসলমান ভেদাভেদ ছাপিয়ে তিনি সকল মানুষের আপন হয়ে উঠতে পেরেছিলেন। **যিনি এই চিত্রের রচয়িতা তিনি সত্য সূত্রধর; সেইজন শ্রেষ্ঠ, যে চিত্রের সহিত চিত্রকরকেও নিলো বিচার করে। * কাশীতে দেহত্যাগ করিয়া, স্থান মাহাত্ম্যে মুক্তিলাভ, আমি চাই না। যদি ভগবদ্ভক্তি থাকে, তবে সেই মূল্য দিয়াই আমি মগহর বাসেই মুক্তির অধিকারী হব। অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ, রণ-ভূমে রণিবে না নজরুল]] ‘সাম্যবাদী’ কবিতা, নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৮০ ‘মানুষ’ কবিতা, নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৮২ ‘বিদ্রোহী’ কবিতা, অগ্নি-বীণা নজরুল ইসলাম, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- আর্য্য পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৫ *বাঙালি যেদিন ঐক্যবদ্ধ হয়ে বলতে পারবে ‘ বাঙালির বাংলা ’ সেদিন তারা অসাধ্য সাধন করবে। ‘বাঙালির বাংলা’ প্রবন্ধ, নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, সপ্তম খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৫৬ ভাঙ্গার গান কাব্যগ্রন্থ, নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, প্রথম খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ১৫৯ ‘সর্বহারা’ কাব্যের ‘কান্ডারী হুঁশিয়ার’, নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ১২৩ ‘বিদ্রোহী’ কবিতা, অগ্নি-বীণা নজরুল ইসলাম, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- আর্য্য পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮ *নিজে নিষ্ক্রিয় থেকে অন্য একজন মহাপুরুষকে প্রাণপণে ভক্তি করলেই যদি দেশ উদ্ধার হয়ে যেত,তাহলে এই দেশ এতদিন পরাধীন থাকত না। আমার পথ প্রবন্ধ রুদ্র-মঙ্গল নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৪২১ * ভুলের মধ্য দিয়ে গিয়েই তবে সত্যকে পাওয়া যায়। আমার পথ প্রবন্ধ রুদ্র-মঙ্গল নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৪২২ * আত্মাকে চিনলেই আত্মনির্ভরতা আসে। আমার পথ প্রবন্ধ রুদ্র-মঙ্গল নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৪২১ * যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে, যে নিজের ধর্মের সত্যকে চিনেছে, সে কখনো অন্য ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না। আমার পথ প্রবন্ধ রুদ্র-মঙ্গল নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৪২২ * আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান-বুকে এঁকে দিই পদ-চিহ্ন ‘বিদ্রোহী’ কবিতা, অগ্নি-বীণা নজরুল ইসলাম, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- আর্য্য পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১১ ‘বিদ্রোহী’ কবিতা, অগ্নি-বীণা নজরুল ইসলাম, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- আর্য্য পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭ ‘বিদ্রোহী’ কবিতা, অগ্নি-বীণা নজরুল ইসলাম, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- আর্য্য পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১০-১১ ‘মোহররম’ কবিতা, অগ্নি-বীণা নজরুল ইসলাম, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- আর্য্য পাবলিশিং হাউস কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৫৭-৫৮ নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, সপ্তম খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ১৫৬ ‘অভিশাপ’ কবিতা, দোলন-চাঁপা কাব্যগ্রন্থ, নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, প্রথম খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৮৫ বুলবুল কাব্যগ্রন্থ, নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, ষষ্ঠ খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ২৭৩ ‘আশা’ কবিতা, ‘ছায়ানট’ কাব্যগ্রন্থ, নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৩৪ ‘পাপ’ কবিতা, ‘সাম্যবাদী’ কাব্যগ্রন্থ, নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৮৪ * ভালোবাসা দিয়ে ভালোবাসা না পেলে তার জীবন দুঃখের ও জড়তার। * ভালোবাসাকে যে জীবনে অপমান করে সে জীবনে আর ভালোবাসা পায় না। * তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কি কঠিন। ==কাজী নজরুল ইসলামকে নিয়ে উক্তি== * কবি নজরুল যে-স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেটা শুধু তার নিজের স্বপ্ন নয় —সমগ্র বাঙালী জাতির স্বপ্ন। সুভাষচন্দ্র বসু নজরুল স্মৃতি- বিশ্বনাথ দে সম্পাদিত, প্রকাশক- সাহিত্যম্, কলিকাতা, পৃষ্ঠা ২ * কবিরা সাধারণত কোমল ও ভীরু, কিন্তু নজরুল তা নন। কারাগারে শৃঙ্খল পরে বুকের রক্ত দিয়ে তিনি যা লিখেছেন, তা বাঙালীর প্রাণে এক নৃতন স্পন্দন জাগিয়ে তুলেছে। প্রফুল্ল চন্দ্র রায় নজরুল স্মৃতি- বিশ্বনাথ দে সম্পাদিত, প্রকাশক- সাহিত্যম্, কলিকাতা, পৃষ্ঠা ৪ জীবনানন্দ দাশ বলতেন নজরুল ইসলামের আত্মপ্রত্যয় ছিল। পরিকীর্তিত সৎ প্রেরণাই মানুষের ও শেষ বিশ্লেষণে মানুষ সমাজের মর্মকথা এই ঘোষণায় তার অপূর্ব বিশ্বাস ছিল। মনুষ্যজীবনের পরিবর্তিত অমূল্য জিনিসগুলোর উত্তরোত্তর মূল্যনাশের ব্যথা তাঁকে সন্তপ্ত করেছিল। তাঁর জনপ্রেম, দেশপ্রেম পূর্বোক্ত শতাব্দীর বৃহৎ ধারার সঙ্গে সত্যিই একাত্ম। পরবর্তী কবিরা এ সৌভাগ্য থেকে অনেকটা বঞ্চিত বলে আজ পর্যন্ত নজরুলকেই সত্যিকারের দেশ ও দেশীয়দের বন্ধু কবি বলে জনসাধারণ চিনে নিবে। ” “জন ও জনতার বন্ধু ও দেশপ্রেমিক কবি নজরুল। ” * চৈতে গিমা তিতা, বৈশাখে নালিতা মিঠা, জ্যৈষ্ঠে অমৃতফল আষাঢ়ে খৈ, শায়নে দৈ। ভাদরে তালের পিঠা, আশ্বিনে শশা মিঠা, কার্তিকে খৈলসার ঝোল, অগ্রাণে ওল। পৌষে কাঞ্ছি, মাঘে তেল, ফাল্গুনে পাকা বেল। জীবনানন্দ দাশ রূপসী বাংলা জীবনানন্দ দাশ, প্রকাশক- সিগনেট প্রেস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৪ * শরীর এত বিশ্রী রকমের ভালো ছিল যে, ইস্কুল পালাবার ঝোঁক যখন হয়রান করে দিত তখনো শরীরে কোনোরকম জুলুমের জোরেও ব্যামো ঘটাতে পারতুম না। জুতো জলে ভিজিয়ে বেড়ালুম সারাদিন, সর্দি হল না। কার্তিক মাসে খোলা ছাদে শুয়েছি— চুল জামা গেছে ভিজে— গলার মধ্যে একটু খুস্-খুসুনি কাশিরও সাড়া পাওয়া যায় নি। * মেয়েরা গণেশের মত, মা দূর্গার চারপাশে পাক দিয়ে যে জগত দেখে তাতেই তৃপ্তি আর পুরুষরা কার্তিকের মত সারা পৃথিবী ঘুরে আসে অথচ কি দেখে তা তারাই জানে না। কুরআন বা কোরআন আরবি: القرآن‎‎ আল্-কুর্'আন্) ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ, যা আল্লাহর বাণী বলে মুসলিমরা বিশ্বাস করে থাকেন। এটিকে আরবি শাস্ত্রীয় সাহিত্যের সর্বোৎকৃষ্ট রচনা বলে গ্রহণ করা হয়। কুরআনকে ১১৪টি সূরাতে ভাগ করা হয়েছে এবং সূরাগুলোকে বিভিন্ন সংখ্যার আয়াতে বিভক্ত করা হয়েছে। * আপনি বলুন! আল্লাহ এক। আল্লাহ অমুখাপেক্ষী। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, কারও থেকে জন্মগ্রহণ করেননি। * আর যদি তোমরা প্রতিশোধ গ্রহণ কর, তবে ঐ পরিমাণ প্রতিশোধ গ্রহণ করবে, যে পরিমাণ তোমাদেরকে কষ্ট দেয়া হয়। যদি সবর কর, তবে তা সবরকারীদের জন্যে উত্তম। * যারা তাদের আমানত ও অঙ্গীকার রক্ষা করে, এবং যারা তাদের সাক্ষ্যদানে সরল-নিষ্ঠাবান, এবং যারা তাদের নামাযে যত্নবান, তারাই জান্নাতে সম্মানিত হবে। * যারা আল্লাহ-সচেতন থাকে, আল্লাহই তাদের ঝামেলা ও অশান্তি থেকে বেরোনোর পথ করে দেন। আর অপ্রত্যাশিত উৎস থেকে জীবনোপকরণ দান করেন। যে আল্লাহর ওপর নির্ভর করে আল্লাহই তার জন্যে যথেষ্ট। * হে মুমিনগণ! মদ,জুয়া,মৃর্তি পূজারী বেদী ভাগ্য নির্ণায়ক তিনি নিঃসন্দেহে শয়তানের কাজ। কাজেই তোমারা তা থেকে দৃরে থাক।তাহলে তোমরা সফল হতে পারবে। * উপরের পর্যবেক্ষণটি তাদের দ্বারা অনুমানটিকে অগ্রসর করে তোলে যারা মুহাম্মদকে কোরানের লেখক হিসাবে দেখেন। একজন মানুষ, নিরক্ষর থেকে, সাহিত্যিক যোগ্যতার দিক থেকে, সমগ্র আরবি সাহিত্যে কীভাবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লেখক হতে পারে? তাহলে কীভাবে তিনি এমন একটি বৈজ্ঞানিক প্রকৃতির সত্য উচ্চারণ করতে পারতেন যা অন্য কোনো মানুষ সেই সময়ে বিকশিত হতে পারেনি, এবং এই সবই একবারও তার এই বিষয়ে তার উচ্চারণে সামান্যতম ভুল না করেও?" মরিস বুকাইলি দ্য বাইবেল, দ্য কুরআন এন্ড সায়েন্স ১৯৭৮, পৃ: ১৭৫। * আধুনিক জ্ঞানের আলোকে এটির [কোরআন] সম্পূর্ণ বস্তুনিষ্ঠ পরীক্ষা, আমাদের উভয়ের মধ্যে চুক্তিকে স্বীকৃতি দিতে পরিচালিত করে, যেমনটি ইতিমধ্যে বারবার উল্লেখ করা হয়েছে। মুহাম্মদের যুগের একজন ব্যক্তির পক্ষে তার সময়ে জ্ঞানের অবস্থার কারণে এই ধরনের বক্তব্যের লেখক হওয়া আমাদেরকে অকল্পনীয় মনে করে। এই ধরনের বিবেচনাগুলি কুরআনের উদঘাটনকে তার অনন্য স্থান প্রদানের অংশ, এবং নিরপেক্ষ বিজ্ঞানীকে এমন একটি ব্যাখ্যা প্রদানে তার অক্ষমতা স্বীকার করতে বাধ্য করে যা কেবলমাত্র বস্তুবাদী যুক্তির উপর নির্ভর করে। মরিস বুকাইলি দ্য বাইবেল, দ্য কুরআন এন্ড সায়েন্স ১৯৮১, পৃ: ১৮। * কিন্তু ধরুন আমরা স্বীকার করি যেমন কোরানের অনুসারীরা দাবি করেন একটি দাবি] যা অস্বীকার করে সমস্ত জ্ঞানী এবং উদ্যোগী বিশ্বাসী, যেমনটি উপরে স্পষ্ট করা হয়েছে যে কোরানের গ্রন্থের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য, কেবল নয়। স্রষ্টা ঈশ্বরের কাছ থেকে বা খ্রীষ্টের কাছ থেকে বা ঈশ্বরের নবী এবং দূতদের কাছ থেকে বা টেস্টামেন্টের ঐশ্বরিক বই, সাল্টার এবং গসপেল থেকে বিচ্ছিন্ন করা, তবে সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বরের গৌরব করা, খ্রীষ্টের প্রশংসা করা এবং সাক্ষ্য দেওয়া ভার্জিন মেরির পুত্র) সকল নবীদের উপরে, এবং টেস্টামেন্ট এবং গসপেলকে নিশ্চিত ও অনুমোদন করার জন্য। [যদি তাই হয়] তাহলে কেউ যখন এই উপলব্ধির সাথে কোরান পাঠ করে, নিশ্চিতভাবেই কিছু ফল পাওয়া যেতে পারে [তা থেকে]। * যে কুরআন শিক্ষা করে আর যে শিক্ষা দেয়; তারাই সর্বোত্তম। মুহাম্মাদ বুখারি ও মুসলিমের বর্ণনা কুসুমকুমারী দাসের কবিতা সুমিতা চক্রবর্তী সম্পাদিত, প্রকাশক- ভারবি, কলকাতা, প্রথম প্রকাশ আশ্বিন ১৪০৮, সেপ্টেম্বর ২০০১, পৃষ্ঠা ৩৩ * সাহিত্য পড়ায় ও আলোচনায় মাকে বিশেষ অংশ নিতে দেখেছি। দেশি বিদেশি কোনো কোনো কবি ও ঔপন্যাসিকের কোথায় কি ভাল,কি বিশেষ তাঁরা দিয়ে গেছেন— এ সবের প্রায় প্রথম পাঠ তাঁর কাছ থেকে নিয়েছি। তাঁর স্বাভাবিক কবিমনকে তিনি শিক্ষিত ও স্বতন্ত্র করে তোলবার অবসর পেয়েছিলেন। কিন্তু বেশি কিছু লিখবার সুযোগ পেলেন না। তখনকার দিনের সেই অসচ্ছল সংসারের একজন স্ত্রীলোকের পক্ষে শেষ পর্যন্ত সম্ভব হল না। **কুসুমকুমারী দাশ সম্পর্কে জীবনানন্দ দাশ]]। সদ্ভাব শতক দুঃখ বিনা সুখ হয় না সদ্ভাব শতক সুখী দুঃখীর দুঃখ বুঝে না। কেশবচন্দ্র সেন ১৯ নভেম্বর ১৮৩৮ – ৮ জানুয়ারি ১৮৮৪) ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর ব্রিটিশশাসিত ভারতের একজন বিশিষ্ট বাঙ্গালী ব্রাহ্মনেতা, বক্তা ও বাঙালি হিন্দু সমাজের অন্যতম ধর্মসংস্কারক। ব্রহ্মানন্দ উপাধিতে ভূষিত কেশবচন্দ্র শুধুমাত্র বাংলার নবজাগরণের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ভারতের জাতীয় চেতনা ও ঐক্যের অন্যতম উন্মেষক ও মুখপাত্র হিসাবেও তিনি কাজ করে গিয়েছেন। * যখন নয়ন হইতে প্রেমধারা বহে, তাহার ভিতরে ব্রহ্ম প্রতিবিম্বিত হয়েন, ব্রহ্মের সত্ত্বা প্রতিবিম্বিত হয়। * সাধু ছাড়া ঈশ্বর নহেন, ঈশ্বর ছাড়া সাধু নহেন। * পা যেমন গরম থাকিলে শরীরে জীবনের লক্ষণ প্রকাশ পায়, তেমনই কার্য্য, চিন্তা, আশা, বিশ্বাস, কথা, ব্রত এ সমুদয়ে উত্তাপ থাকিলে ধর্মজীবনের লক্ষণ প্রকাশ পাইবে। **জীবন বেদ কেশবচন্দ্র সেন, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- ব্রাহ্মট্রাষ্ট সোসাইটি, কলিকাতা, প্রকাশসাল- ১৮০৮ শকাব্দ, পৃষ্ঠা ২৫ * মন পূর্ণ বস্তুকে খণ্ড খণ্ড করে, আবার খণ্ড খণ্ডকে একত্র করিয়া এই মনই সংযোগ করে। আধ্যাত্মিক বিষয় সম্বন্ধেও বিয়োগ ও সংযোগ সর্ব্বদা চলিতেছে। যেমন জড় জগতের বস্তু সকল বিযুক্ত হইয়া পরমাণুতে পরিণত হয়, পরমাণু সকলের সংযোগে বস্তসমূহ গঠিত হয়, মন তেমনই ধর্ম্মরাজ্যে বসিয়া সর্ব্বদা বিয়োগ ও সংযোগক্রিয়া সমাধা করিতেছে। **জীবন বেদ কেশবচন্দ্র সেন, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- ব্রাহ্মট্রাষ্ট সোসাইটি, প্রকাশসাল- ১৮০৮ শকাব্দ, পৃষ্ঠা ১২৪ কোভিড-১৯ অতিমারী বলতে করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯ (কোভিড-১৯)-এর বিশ্বব্যাপী প্রাদুর্ভাব ও দ্রুত বিস্তারের চলমান ঘটনাটিকে নির্দেশ করা হয়েছে। এই রোগটি একটি বিশেষ ভাইরাসের কারণে সংঘটিত হয়, যার নাম গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস ২ (সার্স-কোভি-২ ভাইরাস)। রোগটির প্রাদুর্ভাব প্রথমে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের হুপেই প্রদেশের উহান নগরীতে চিহ্নিত করা হয়। চীনা প্রশাসন প্রথমে উহান নগরী ও পরবর্তীতে উহানকে পরিবেষ্টনকারী হুপেই প্রদেশের অন্যান্য নগরীতে জরুরি অবরুদ্ধকরণ জারি করলেও রোগটির বিস্তার বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়, এবং এটি দ্রুত চীনের অন্যত্র এবং পরবর্তীতে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা রোগটিকে ২০২০ সালের ১১ই মার্চ তারিখে একটি বৈশ্বিক মহামারী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। * করোনার চেয়ে আরও মারাত্মক মহামারি আসতে পারে। * আমি আমার পেশাগত জীবনে এইরকম কিছুর সম্মুখীন হই নি * আমি মোটেই নিশ্চিত নই যে এই ধরনের সমস্যার সাথে কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে তা বোঝার মতো পর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে আমাদের নিকটে রয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়া ইংরেজিতে California আ-ধ্ব-ব ˌkælɪˈfoɹnjə মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি অঙ্গরাজ্য। ১৮৫০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ৩১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে ক্যালিফোর্নিয়া অন্তর্ভুক্ত হয়। জনসংখ্যায় ক্যালিফোর্নিয়া যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম অঙ্গরাজ্য। আয়তনে এটি যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় অঙ্গরাজ্য। ক্যালিফোর্নিয়ার রাজধানীর নাম স্যাক্রামেন্টো। লস অ্যাঞ্জেলেস এবং সান ফ্রান্সিসকো এই অঙ্গরাজ্যের দুই বৃহত্তম শহর। * ক্যালিফোর্নিয়া বাস করার জন্য একটি চমৎকার জায়গা — আপনি যদি কমলা হয়ে থাকেন। ফ্রেড অ্যালেন, স্টিভেন ডি. প্রাইস দ্বারা ১০০১ গ্রেটেস্ট থিংস এভার সেড অ্যাবাউট ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৭) এ প্রতিবেদন করা হয়েছে। * আমি বিশ্বাস করি যে ক্যালিফোর্নিয়া যখন বড় কিছু আসবে তখন সমুদ্রে ডুবে যাবে, যখন ফ্লোরিডা উন্মাদনা এবং অ্যালিগেটর এবং বিষাক্ত বর্জ্যে দ্রবীভূত হবে। *ক্যালিফোর্নিয়া, এখানে আমরা এসেছি। আমরা যেখান থেকে শুরু করেছি, ক্যালিফোর্নিয়া! আমরা আসছি! ক্লাইভ জেমস ছিলেন একজন অস্ট্রেলিয়ান সমালোচক, সাংবাদিক, সম্প্রচারক, লেখক এবং গীতিকার যিনি ১৯৬২ থেকে ২০১৯ সালে তার মৃত্যু পর্যন্ত যুক্তরাজ্যে বসবাস ও কাজ করেছিলেন। * বিখ্যাত না হয়ে জীবন কাটালেও সুন্দর জীবন কাটানো সম্ভব। কিন্তু জীবনের মত জীবন না কাটিয়ে বিখ্যাত হওয়া কখনও সুন্দর জীবন হতে পারে না। *যদি বর্ষে মাঘের শেষ, ধন্যি রাজার পুণ্য দেশ। *যদি বর্ষে ফাগুনে, রাজা যায় মাগনে। *সকাল বিকাল নিকাল যায়, তার কড়ি কভু বদ্যি না খায়। *ভাদ্র মাসে লাগিয়ে শিম, পালা দিতে পারেনা ভীম। *সকাল শোয় সকাল ওঠে তার কড়ি না বৈদ্য লুটে। *আলো হাওয়া বেঁধো না রোগে ভোগে মরো না। *খনা ডেকে বলে যান রোদে ধান ছায়ায় পান *গাছগাছালি ঘন রোবে না গাছ হবে তার ফল হবে না *হাত বিশ করি ফাঁক আম কাঁঠাল পুঁতে রাখ *বিশ হাত করি ফাঁক, আম কাঁঠাল পুঁতে রাখ। *গাছ গাছি ঘন রোবে না, ফল তাতে ফলবে না। *যদি না হয় আগনে বৃষ্টি তবে না হয় কাঁঠালের সৃষ্টি *যে না শোনে খনা সংসারে তার চির পচন *শোনরে বাপু চাষার পো সুপারী বাগে মান্দার রো৷ মান্দার পাতা পচলে গোড়ায় ফড়ফড়াইয়া ফল বাড়ায়৷ *চাষী আর চষা মাটি এ দু'য়ে হয় দেশ খাঁটি। *গাছে গাছে আগুন জ্বলে বৃষ্টি হবে খনায় বলে। *জ্যৈষ্ঠে খরা, আষাঢ়ে ভরা শস্যের ভার সহে না ধরা। *আষাঢ়ে পনের শ্রাবণে পুরো ধান লাগাও যত পারো। *পটল বুনলে ফাগুনে ফলন বাড়ে দ্বিগুণে *ফাগুনে আগুন, চৈতে মাট বাঁশ বলে শীঘ্র উঠি। *ভাদ্রের চারি, আশ্বিনের চারি কলাই করি যত পারি। *লাঙ্গলে না খুঁড়লে মাটি, মই না দিলে পরিপাটি ফসল হয় না কান্নাকাটি। *গরু-জরু-ক্ষেত-পুতা চাষীর বেটার মূল সুতা। *সবল গরু, গভীর চাষ তাতে পুরে চাষার আশ *শোন শোন চাষি ভাই সার না দিলে ফসল নাই। *হালে নড়বড়, দুধে পানি লক্ষ্মী বলে চললাম আমি। *আগে বাঁধবে আইল তবে রুবে শাইল। *গাছ-গাছালি ঘন রোবে না গাছ হবে তাতে ফল হবে না *খরা ভুয়ে ঢালবি জল সারাবছর পাবি ফল। *ষোল চাষে মূলা, তার অর্ধেক তুলা তার অর্ধেক ধান, তার অর্ধেক পান, খনা, মিথ্যা হয় না কদাচন। *ডাঙ্গা নিড়ান বান্ধন আলি তাতে দিও নানা শালি *কাঁচা রোপা শুকায় ভুঁইয়ে ধান ভুঁইয়ে লুটায় *বার পুত, তের নাতি তবে কর কুশার ক্ষেতি। *তাল বাড়ে ঝোঁপে খেজুর বাড়ে কোপে। *গাজর, গন্ধি, সুরী তিন বোধে দূরী। *খনা বলে শোনভাই তুলায় তুলা অধিক পাই *ঘন সরিষা পাতলা রাই নেংগে নেংগে কার্পাস পাই। *বারো মাসে বারো ফল না খেলে যায় রসাতল। *ফল খেয়ে জল খায়জম বলে আয় আয় *চাষে মুলা তার অর্ধেক তুলা তার অর্ধেক ধান বিনা চাষে পান *বিপদে পড় নহে ভয়; অভিজ্ঞতায় হবে জয় *উত্তর দুয়ারি ঘরের রাজা দক্ষিণ দুয়ারি তাহার প্রজা। পূর্ব দুয়ারির খাজনা নাই পশ্চিম দুয়ারির মুখে ছাই।। *নিজের বেলায় আটিঁগাটি, পরের বেলায় চিমটি কাটি। *পুকুরে তে পানি নাই, পাতা কেনো ভাসে যার কথা মনে করি সেই কেনো হাসে ? *ভাত দেবার মুরোদ নাই, কিল দেবার গোসাঁই। *নদীর জল ঘোলাও ভালো, জাতের মেয়ে কালোও ভালো *থাক দুখ পিতে,(পিত্তে) ঢালমু দুখ মাঘ মাসের শীতে। *কি কর শ্বশুর মিছে খেটে ফাল্গুনে এঁটে পোত কেটে বেড়ে যাবে ঝাড়কি ঝাড় কলা বইতে ভাংগে ঘাড়। *ভাদরে করে কলা রোপন স্ববংশে মরিল রাবণ। *গো নারিকেল নেড়ে রো আমা টুকরা কাঁঠাল ভো। *সুপারীতে গোবর, বাশে মাটি অফলা নারিকেল শিকর কাটি *খনা বলে শুনে যাও নারিকেল মুলে চিটা দাও গাছ হয় তাজা মোটা তাড়াতাড়ি ধরে গোটা। *ডাক ছেড়ে বলে রাবণ কলা রোবে আষাঢ় শ্রাবণ। *পূর্ব আষাঢ়ে দক্ষিণা বয় সেই বৎসর বন্যা হয়। *পুত্র ভাগ্যে যশ কন্যা ভাগ্যে লক্ষী *উঠান ভরা লাউ শসা ঘরে তার লক্ষীর দশা *বেঙ ডাকে ঘন ঘন শীঘ্র হবে বৃষ্টি জান। *আউশ ধানের চাষ লাগে তিন মাস। *যদি বর্ষে গাল্গুনে চিনা কাউন দ্বিগুনে। *যদি হয় চৈতে বৃষ্টি তবে হবে ধানের সৃষ্টি *চালায় চালায় কুমুড় পাতা লক্ষ্মী বলেন আছি তথা। *আখ আদা রুই এই তিন চৈতে রুই। *চৈত্রে দিয়া মাটি বৈশাখে কর পরিপাটি। *দাতার নারিকেল, বখিলের বাঁশ কমে না বাড়ে বারো মাস। *সোমে ও বুধে না দিও হাত ধার করিয়া খাইও ভাত। *জৈষ্ঠতে তারা ফুটে তবে জানবে বর্ষা বটে। *বাঁশের ধারে হলুদ দিলে খনা বলে দ্বিগুণ বাড়ে। *শুনরে বাপু চাষার বেটা মাটির মধ্যে বেলে যেটা তাতে যদি বুনিস পটল তাতে তোর আশার সফল। *মাঘ মাসে বর্ষে দেবা রাজ্য ছেড়ে প্রজার সেবা *চৈতের কুয়া আমের ক্ষয় তাল তেঁতুলের কিবা হয়। *হইবো পুতে ডাকবো বাপ তয় পুরবো মনর থাপ *পারেনা ল ফালাইতে উইঠা থাকে বিয়ান রাইতে। *যদি বর্ষে মাঘের শেষ ধন্যি রাজার পুণ্যি দেশ *সূর্যের চেয়ে বালি গরম নদীর চেয়ে প্যাক ঠান্ডা!! *যদি থাকে বন্ধুরে মন গাং সাঁতরাইতে কতক্ষণ। *কাল ধানের ধলা পিঠা, মা'র চেয়ে মাসি মিঠা। *ঘরের কোনে মরিচ গাছ লাল মরিচ ধরে, তোমার কথা মনে হলে চোখের পানি পড়ে! *সোল বোয়ালের পোনা, যার যারটা তার তার কাছে সোনা *ছায়া ভালো ছাতার তল, বল ভালো নিজের বল। *যা করিবে বান্দা তা-ই পাইবে। সুই চুরি করিলে কুড়াল হারাইবে। *খালি পেটে পানি খায় যার যার বুঝে খায়। *তেলা মাথায় ঢালো তেল, শুকনো মাথায় ভাঙ্গ বেল। *চৈত্রে চালিতা, বৈশাখে নালিতা, আষাড়ে ভাদ্রে তালের পিঠা। আর্শ্বিনে ওল, কার্তিকে কৈয়ের ঝুল *নববর্ষ খনা বাঙালি বৈশাখ পহেলা বৈশাখ পিঠা *মিললে মেলা। না মিললে একলা একলা ভালা! *সাত পুরুষে কুমাড়ের ঝি, সরা দেইখা কয়, এইটা কি? *কাচায় না নোয়ালে বাশ, পাকলে করে ঠাস ঠাস! *যুগরে খাইছে ভূতে বাপরে মারে পুতে *দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ। *যাও পাখি বলো তারে সে যেন ভুলেনা মোরে *ফুল তুলিয়া রুমাল দিলাম যতন করি রাখিও। আমার কথা মনে ফইল্লে রুমাল খুলি দেখিও। *একে তে নাচুনী বুড়ি, তার উপর ঢোলের বারি *চোরের মার বড় গলা লাফ দিয়ে খায় গাছের কলা *ভাই বড়ো ধন, রক্তের বাঁধন যদি ও পৃথক হয়, নারীর কারন। *জ্যৈষ্ঠে শুকো আষাঢ়ে ধারা। শস্যের ভার না সহে ধরা। *যদি হয় সুজন এক পিড়িতে নয় জন। যদি হয় কুজন নয় পিড়িতে নয় জন *হাতিরও পিছলে পাও। সুজনেরও ডুবে নাও। *ক্ষেত আর পুত। যত্ন বিনে যমদূত।। *গরু ছাগলের মুখে বিষ। চারা না খায় রাখিস দিশ ।। *আষাঢ়ের পানি। তলে দিয়া গেলে সার। উপরে দিয়া গেলে ক্ষার।। *গাঁ গড়ানে ঘন পা। যেমন মা তেমন ছা।। থেকে বলদ না বয় হাল, তার দুঃখ সর্ব্বকাল। *গরুর পিঠে তুললে হাত। গিরস্থে কভু পায় না ভাত।। গাই দিয়া বায় হাল দু:খ তার চিরকাল। *দিন থাকতে বাঁধে আল। তবে খায় তিন শাল।। বারো পুত তেরো নাতি। তবে করো বোরো খেতি।। *মেঘ করে রাত্রে হয় জল। তবে মাঠে যাওয়াই বিফল।। *যদি থাকে টাকা করবার গোঁ। চৈত্র মাসে ভুট্টা দিয়ে রো।। *পাঁচ রবি মাসে পায়, ঝরা কিংবা খরায় যায়। *খনা বলে শুন কৃষকগণ হাল লয়ে মাঠে বেরুবে যখন শুভ দেখে করবে যাত্রা না শুনে কানে অশুভ বার্তা। ক্ষেতে গিয়ে কর দিক নিরূপণ, পূর্ব দিক হতে হাল চালন নাহিক সংশয় হবে ফলন। *কি করো শ্বশুর লেখা জোখা, মেঘেই বুঝবে জলের রেখা। কোদাল কুড়ুলে মেঘের গাঁ, মধ্যে মধ্যে দিচ্ছে বা। কৃষককে বলোগে বাঁধতে আল, আজ না হয় হবে কাল। *এক পুরুষে রোপে তাল, অন্য পুরুষি করে পাল। তারপর যে সে খাবে, তিন পুরুষে ফল পাবে। *নিত্যি নিত্যি ফল খাও, বদ্যি বাড়ি নাহি যাও। *চৈত্রেতে থর থর বৈশাখেতে ঝড় পাথর জ্যৈষ্ঠতে তারা ফুটে তবে জানবে বর্ষা বটে। *সুপ্রভাত নববর্ষ বর্ষা খনা বাঙালি বৈশাখ পহেলা বৈশাখ *দিনের মেঘে ধান, রাতের মেঘে পান *বেল খেয়ে খায় পানি, জির বলে মইলাম আমি *আম খেয়ে খায় পানি, পেঁদি বলে আমি ন জানি *শুধু পেটে কুল, ভর পেটে মূল *চৈতে গিমা তিতা, বৈশাখে নালিতা মিঠা, জ্যৈষ্ঠে অমৃতফল আষাঢ়ে খৈ, শায়নে দৈ। ভাদরে তালের পিঠা, আশ্বিনে শশা মিঠা, কার্তিকে খৈলসার ঝোল, অগ্রাণে ওল। পৌষে কাঞ্ছি, মাঘে তেল, ফাল্গুনে পাকা বেল। *অগ্নি নববর্ষ ফাগুন খনা ফাল্গুন বাঙালি বৈশাখ পহেলা বৈশাখ *তিন নাড়ায় সুপারী সোনা, তিন নাড়ায় নারকেল টেনা, তিন নাড়ায় শ্রীফল বেল, তিন নাড়ায় গেরস্থ গেল *আম লাগাই জাম লাগাই কাঁঠাল সারি সারি- বারো মাসের বারো ফল নাচে জড়াজড়ি *আম নিম জামের ডালে দাঁত মাজও কুতুহলে। *শাল সত্তর, আসন আশি জাম বলে পাছেই আছি। তাল বলে যদি পাই কাত বার বছরে ফলে একরাত। *পূর্ণিমা আমাবস্যায় যে ধরে হাল, তার দুঃখ হয় চিরকাল। যার বলদের হয় বাত, তার ঘরে না থাকে ভাত। খনা বলে আমার বাণী, যে চষে তার হবে জানি। *ভাদরের চারি আশ্বিনের চারি, কলাই রোব যত পারি। *ফাল্গুন না রুলে ওল, শেষে হয় গণ্ডগোল। *সরিষা বনে কলাই মুগ, বুনে বেড়াও চাপড়ে বুক *গোবর দিয়া কর যতন, ফলবে দ্বিগুণ ফসল রতন। *খনা বলে চাষার পো শরতের শেষে সরিষা রো। *সেচ দিয়ে করে চাষ, তার সবজি বার মাস। *তিনশ ষাট ঝাড় কলা রুয়ে থাকগা চাষি মাচায় শুয়ে, তিন হাত অন্তর এক হাত খাই কলা পুতগে চাষা ভাই। *বৎসরের প্রথম ঈশানে বয়, সে বৎসর বর্ষা হবে খনা কয়। *শুনরে বেটা চাষার পো, বৈশাখ জ্যৈষ্ঠে হলুদ রো। আষাঢ় শাওনে নিড়িয়ে মাটি,ভাদরে নিড়িয়ে করবে খাঁটি। হলুদ রোলে অপর কালে, সব চেষ্টা যায় বিফলে। *নববর্ষ খনা বাঙালি বৈশাখ পহেলা বৈশাখ *পান লাগালে শ্রাবণে, খেয়ে না কুলায় রাবণে। *ফাল্গুনে আগুন চৈতে মাটি, বাঁশ বলে শীঘ্র উঠি। *ভাদ্র আশ্বিনে বহে ঈশান, কাঁধে কোদালে নাচে কৃষাণ *বৈশাখের প্রথম জলে, আশুধান দ্বিগুণ ফলে। *বাড়ীর কাছে ধান পা, যার মার আগে ছা। চিনিস বা না চিনিস, ঘুঁজি দেখে কিনিস। *খনা ডাকিয়া কন, রোদে ধান ছায়ায় পান। *ডাক দিয়ে বলে মিহিরের স্ত্রী, শোন পতির পিতা, ভাদ্র মাসে জলের মধ্যে নড়েন বসুমাতা। রাজ্য নাশে, গো নাশে, হয় অগাধ বান, হাতে কাটা গৃহী ফেরে কিনতে না পান ধান। *ফাল্গুনে আট, চৈতের আট, সেই তিল দায়ে কাট। *দিনে রোদ রাতে জল; দিন দিন বাড়ে ধানের বল *আউশের ভুই বেলে, পাটের ভুঁই আটালে *ডাকে পাখী, না ছাড়ে বাসা, খনা বলে, সেই তো ঊষা *যদি বর্ষে কাতি, রাজা বাঁধে হাতি *যদি বর্ষে পৌষে, কড়ি হয় তুষে *যদি অশ্বি কুয়া ধরে, তবে ধানগাছে পোকা ধরে *হাঁচি জেটি পড়ে যবে, অষ্ট গুণ তার লভ্য না হবে *কিল আর তেল পড়লেই গেল *বাঁশ মরে ফুলত, মানুষ মরে ভুলত *পৌষের কুয়া বৈশাখের ফল। য'দ্দিন কুয়া ত'দ্দিন জল। শনিতে সাত মঙ্গলে/(বুধ) তিন। আর সব দিন দিন *নববর্ষ খনা বাঙালি বৈশাখ পহেলা বৈশাখ *আমি অটনাচার্যের বেটি গনতে গাঁথতে কারে বা আঁটি *ক্ষেত আর পুত, যত্ন বিনে যমদূত *ঘন সরিষা বিরল তিল। ডেঙ্গে ডেঙ্গে কাপাস।। এমন করে বুনবি শন। না লাগে বাতাস *পাঁচ রবি মাসে পায়। ঝরায় কিংবা খরায় পায় *খনা বলে শুনে যাও নারিকেল মুলে চিটা দাও গাছ হয় তাজা মোটা তাড়াতাড়ি ধরে গোটা *চৈত্রে কুয়াশা ভাদ্রে বান।। সেই বর্ষে মরক জান খন্দকার মোশতাক আহমেদ ১৯১৮ মার্চ ৫, ১৯৯৬) বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ থেকে ৬ নভেম্বর ১৯৭৫ পর্যন্ত অঘোষিতভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। *প্রিয় দেশবাসী ভাই-বোনেরা, এক ঐতিহাসিক প্রয়োজনে এবং বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের সঠিক ও সত্যিকারের আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবে রূপদানের পুত পবিত্র দায়িত্ব সামগ্রিক ও সমষ্টিগতভাবে সম্পাদনের জন্য পরম করুনাময় আল্লাহ তাআলা ও বাংলাদেশের গণমানুষের দোয়ার ওপর ভরসা করে রাষ্ট্রপতি হিসেবে সরকারের দায়িত্ব আমার ওপর অর্পিত হয়েছে *খন্দকার মোশতাককে তারা মুক্তিযুদ্ধের সময় সূক্ষ্ম কূটচাল চালতে দেখেছেন। দেশে যখন পুরোদমে যুদ্ধ চলছিল, মোশতাক বলাবলি করতেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে জীবিত পেতে চাইলে দেশ স্বাধীন হবে না।’ তবে আমরা কৌশল করে তার জবাবে বলতাম— দুটোই চাই। ষড়যন্ত্রের কারণে সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকার সময় মোশতাককে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়। তখন অলিখিত পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে রাষ্ট্রীয় কাজ করতেন আব্দুস সামাদ আজাদ। ওই সময় থেকেই বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা জোরদার করেন মোশতাক। তার এই ষড়যন্ত্রের ব্যাপারটি প্রমাণিত হয় ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাষ্ট্রপতি হিসেবে তার দায়িত্ব নেওয়ার মধ্য দিয়ে। *মোশতাক সাহেব তো পুরনো পাপী। অত্যন্ত সহ্য শক্তি, আদর্শে অটল। এবার জেল তাকে বেশি কষ্ট দিয়েছে— একবার পাবনা জেলে, একবার রাজশাহী জেলে, আবার ঢাকা জেলে নিয়ে। কিন্তু সেই অতি পরিচিত হাসিখুশি মুখ। কারাগারের রোজনামচা বইয়ে শেখ মুজিবুর রহমান]]। *শেখ মুজিবের হত্যার পর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা এবং আওয়ামী লীগ মন্ত্রিসভার অন্যতম সদস্য খন্দকার মোশতাক বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নেন। সরকার গঠন করে তিনি 'জয় বাংলা' ধ্বনির স্থলে 'বাংলাদেশ জিন্দাবাদ' ধ্বনি প্রচলন করেন। বাংলাদেশ বিরোধী ও পাকিস্তানপন্থী কিছু ব্যক্তিকে গুরুত্বপূর্ণ উচ্চপদে বহাল করেন। এ সময় স্বাধীনতা বিরোধী চক্র রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক অঙ্গনে বেশ তৎপর হয়ে উঠলো। এক জেনারেলে নীরব সাক্ষ্য: স্বাধীনতা প্রথম দশক বইতে মেজর জেনারেল (অবঃ) মইনুল হোসেন চৌধুরী। *খন্দকার মোশতাক আহমদ ক্ষমতা গ্রহণ এবং মন্ত্রিসভা গঠন করেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও মুক্তিযোদ্ধাদের গ্রেপ্তার করতে থাকেন। ২৩শে অগাস্ট সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এ এইচ এম কামারুজ্জামান, এম মনসুর আলী, আবদুস সামাদ আজাদসহ শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মধ্যে যারা তাকে সমর্থন করতে এবং তার মন্ত্রিসভায় যোগ দিতে অস্বীকার করেন, তাঁদের বন্দী করেন। রক্ষীবাহিনীর সত্য-মিথ্যা বইতে আনোয়ার উল আলম * তিনি (শেখ মুজিব) বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাননি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলে মুক্তিযুদ্ধ হত না। * মুক্তিযুদ্ধকালে সত্যিকারে যারা সাধারণ মানুষকে অত্যাচার করেছিল বিএনপিও তাদের বিচার চায়। কিন্তু সেটি হতে হবে আন্তর্জাতিক মানসম্মত, স্বচ্ছ। একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে সবাইকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়ে এ কথা বলেন। * বলা হয়, এত লক্ষ লোক শহীদ হয়েছে। এটা নিয়েও অনেক বিতর্ক আছে যে, আসলে কত শহীদ হয়েছে মুক্তিযুদ্ধে, এটা নিয়েও বিতর্ক আছে। * পদ্মাসেতু জোড়া তালি দিয়ে বানানো হচ্ছে, এ সেতুতে কেউ উঠবেন না। * দেশে আজ সত্যিকারের সংসদ নেই। নেই বিরোধী দল। শাসকদের কোথাও কোনো জবাবদিহিতা নেই। সশস্ত্র বাহিনীর সর্ম্পকে বৈরী প্রচারণা ও ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জনগণের বিরুদ্ধে দাড় করানো হয়েছে।{{fact}} * আমি সগৌরবে দেশবাসীকে জানাতে চাই, আমি কোনও দুর্নীতি করিনি, সঠিক বিচার হলে আমি বেকসুর খালাস পাব।{{fact}} * ওদের হাতে গোলামীর জিঞ্জির আমাদের হাতে স্বাধীনতার পতাকা।{{fact}} * বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বর্বরতায় তার স্বামী, দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকেও ছাড়িয়ে গেছেন। গিরিশচন্দ্র ঘোষ ২৮ ফেব্রুয়ারি, ১৮৪৪ ৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯১২) ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাঙালি নাট্যকার, নাট্যপরিচালক, সংগীতস্রষ্টা, ঔপন্যাসিক, কবি, ও নট। ১৮৭২ সালে তিনিই প্রথম বাংলা পেশাদার নাট্য কোম্পানি ন্যাশানাল থিয়েটার প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রায় চল্লিশটি নাটক রচনা করেছেন এবং ততোধিক সংখ্যক নাটক পরিচালনাও করেছেন। বাংলা থিয়েটারের স্বর্ণযুগে গিরিশচন্দ্রের বিরাট অবদান রয়েছে। অমিত্রাক্ষর ছন্দকে তিনি একটি নতুন রূপ দেন। তাকে নাটকের সংলাপের উপযোগী করে তোলেন। এই নতুন প্রয়োগ "গৈরিশ ছন্দ" নামে পরিচিত। **বুদ্ধদেব-চরিত (দেব নাটক গিরিশচন্দ্র ঘোষ, প্রকাশক- শ্রীগুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স্, প্রকাশসাল- ইং ১৮৮৭ (বাং ১২৯৪ পৃষ্ঠা ৪১ **গিরিশচন্দ্র ঘোষ সম্পর্কে অমৃতলাল বসু, অমৃত-মদিরা অমৃতলাল বসু, প্রকাশক- শ্রীগুরুদাস চট্টোপাধ্যায়, বেঙ্গল মেডিক্যাল্‌ লাইব্রেরী, কার্ত্তিক ১৩১০, পৃষ্ঠা ২৩৯-২৪০ * গিরিশচন্দ্র এ দেশের নাট্যশালার প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন অন্ন দিয়া ইহার প্রাণরক্ষা করিয়াছিলেন আর এইজন্যই গিরিশচন্দ্র Father of the Native Stage— ইহার খুড়া জ্যাঠা আর কেহ কোনদিন ছিল না। **গিরিশচন্দ্র ঘোষ সম্পর্কে অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। গুরু গোবিন্দ সিং পাঞ্জাবি: ਗੁਰੂ ਗੋਬਿੰਦ ਸਿੰਘ ২২ ডিসেম্বর, ১৬৬৬ ৭ অক্টোবর, ১৭০৮) ছিলেন শিখধর্মের দশম গুরু। তিনি বর্তমান ভারতের বিহার রাজ্যের পাটনা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন শিখ জাতির নেতা, যোদ্ধা, কবি ও দার্শনিক। শিখ সমাজে গুরু গোবিন্দ হলেন আদর্শ পৌরুষের প্রতীক। *যখন আপনি আপনার ভেতর থেকে অহংকে দূর করবেন, তবেই আপনি প্রকৃত শান্তি পাবেন। এর অর্থ হল একজন ব্যক্তি সারা জীবন শান্তি খোঁজেন, কিন্তু শান্তি তার মধ্যেই থাকে। এটি পেতে হলে, আপনাকে আপনার মিথ্যা অহংকে ধ্বংস করতে হবে। *একজন ব্যক্তির অর্থ, যৌবন, তার জাত বা বর্ণ নিয়ে গর্ব করা উচিত নয়। যতদিন তুমি এই পৃথিবীতে আছ ততদিন এই সবই আছে। এর পর তোমার কিছুই থাকবে না। *যে কোনও বিদেশী, অসুখী ব্যক্তি, প্রতিবন্ধী বা অভাবীকে অবশ্যই সাহায্য করতে হবে। এতে মানসিক শান্তি ও সুখ পাওয়া যাবে। গুরুজি বিশ্বাস করতেন যে মহৎ কাজ করলে একজন ব্যক্তির অহংকার মুছে যায় এবং সে অভ্যন্তরীণ সুখ ও শান্তি পায়। তাই অসহায়দের সাহায্য করুন। *আপনার উপার্জনের এক দশমাংশ দান করুন। প্রতিটি ধর্মেই দানকে সর্বোত্তম কাজ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ঈশ্বর আপনাকে রোজগার করার সুযোগ দেন। তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য, প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত অন্যান্য অভাবী লোকদের দান করা। এই দান ঈশ্বরের অংশ এবং আপনার কর্তব্য। *শত্রুর মোকাবিলা করার সময় প্রথমে সাম, দম, দন্ড ও ভেদের সাহায্য নিন এবং পরে যুদ্ধে নামবেন। সঠিক কৌশল অবলম্বন করে যুদ্ধ জয় করা যায়। গুরুজী একজন দক্ষ যোদ্ধা ছিলেন, তিনি বলেছেন যে যখন শত্রুর সাথে যুদ্ধের পরিস্থিতি হয়, তখন একজন ব্যক্তির উচিত সঠিক কৌশল তৈরি করে যুদ্ধ করা, তবেই তিনি বিজয়ী হতে পারেন। *শুধুমাত্র ভাল কাজ করে আপনি ঈশ্বরকে খুঁজে পেতে পারেন। যে ব্যক্তি ভালো কাজ করে, আল্লাহও তাকে সাহায্য করেন। মানে ভগবানের আরাধনা করলে কিছুই হয় না, তাকে পেতে হলে কর্মফলও করতে হবে। তাই মানবতাকে বাঁচিয়ে রেখে মানুষের কল্যাণে কাজ করুন। ==গুরু গোবিন্দ সিংকে নিয়ে উক্তি== *শিখদের দশম গুরু কেবল যােদ্ধা ও রাজনীতিবিদ ছিলেন না, তিনি ধার্ম্মিক মহাপুরুষ ও ভগবদাদিষ্ট ধর্ম্মোপদেষ্টা ছিলেন, নানকের সাত্ত্বিক বেদান্ত শিক্ষাবহুল ধৰ্ম্মকে নতন আকার দিয়াছিলেন। *যাঁহারা দেশের কার্যে আত্মােৎসর্গ করিয়াছেন বা করিতে ইচ্ছুক হন, এই জীবনী তাঁহাদের শক্তিবৃদ্ধি করিবে ও ঐশ্বরিক প্রেরণা দৃঢ়ীভূত করিবে। **গুরু গোবিন্দ সিং সম্পর্কে অরবিন্দ ঘোষ]]। গুরু নানক পাঞ্জাবি: ਗੁਰੂ ਨਾਨਕ; হিন্দি: गुरु नानक, Urdu: گرونانک ˈɡʊɾu ˈnɑnək এপ্রিল ১৫, ১৪৬৯ সেপ্টেম্বর ২২, ১৫৩৯) শিখ ধর্মের প্রবক্তা এবং এই ধর্মের প্রথম গুরু। প্রতি বছর কার্তিক পূর্ণিমা তিথিতে তার জন্মোৎসব পালিত হয়। বহু স্থানে ভ্রমণ করে তিনি মানুষের মধ্যে এক ঈশ্বরের মতবাদ প্রচলন করেন। সমতা, ভ্রাতৃত্ব ও সদাচরণের ওপর নির্ভর করে তিনি একটি অনন্য ধর্মীয়, সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রচলন করেছিলেন। * ঈশ্বর আর মানুষ আলাদা নয়। মানুষকে ভালোবাসলেই ঈশ্বরকে পাওয়া যায়। * যুক্তি দিয়ে ঈশ্বরকে ব্যাখ্যা করা যায় না, সারা জীবন ধরে চেষ্টা করলেও কেউ তা পেরে উঠবে না। * ঈশ্বর একজনই, আর তাঁর নাম সত্য। তিনিই জগতের সৃষ্টিকর্তা। তিনি কাউকে ভয় পান না, কাউকে ঘৃণা করেন না। তিনি জাগতিক জন্ম-মৃত্যুর ঊর্দ্ধে। তিনি স্বীয় দীপ্তিতে আলোকিত হন। একমাত্র প্রকৃত গুরুই তোমাকে তাঁর সন্ধান দিতে পারবেন। * পৃথিবী আসলে একটি নাট্যমঞ্চ আর আমরা সকলে স্বপ্নের মধ্যে এখানে অভিনয় করে চলেছি। * যদি মৃত্যুর প্রকৃত অর্থ সত্যিই কেউ জানতে পারে, তা হলে সে আর মৃত্যুকে ভয় পাবে না। * নানক যে মহত্ত্ব লইয়া জন্মিয়াছিলেন সে তাঁহার মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই নিবিয়া গেল না। তিনি যে ধর্মের সংগীত, যে আনন্দ ও আশার গান গাহিলেন, তাহা ধ্বনিত হইতে লাগিল। কত নূতন নূতন গুরু জাগিয়া উঠিয়া শিখদিগকে মহত্ত্বের পথে অগ্রসর করিতে লাগিলেন। গোপালকৃষ্ণ গোখলে ৯ মে ১৮৬৬ ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯১৫) ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের এক স্বনামধন্য রাজনৈতিক নেতা এবং এক বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক। গোখলে ছিলেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের এক প্রবীণ নেতা এবং সার্ভেন্টস অফ ইন্ডিয়া সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা। তিনি দুটি মূল আদর্শে বিশ্বাস করতেন: সহিংসতা বর্জন ও সরকারি সংস্থার মধ্য থেকে সংস্কার সাধন। ইংরেজ ঔপনিবেশিক শাসনের নানা দিকের কঠোর সমালোচনা করলেও, কলেজ জীবনের শিক্ষা থেকে পাওয়া ইংরেজদের রাজনৈতিক তত্ত্ব ও প্রতিষ্ঠানগুলির প্রতি তার শ্রদ্ধাবোধ আমৃত্যু বজায় ছিল। * বাঙালি আজ যা ভাবে, ভারত ভাবে আগামীকাল।{{fact}} * প্রতিনিধিত্ব ছাড়া কোনও কর আরোপ করা যাবে না।{{fact}} * নিম্নবর্ণের অবস্থা- তাদের নিম্নবর্ণ বলা বেদনাদায়ক- এই রেজোলিউশনে যেমন বলা হয়েছে, তা কেবল অসন্তোষজনকই নয়— এটা এতটাই দুঃখজনক যে, এটি আমাদের সামাজিক ব্যবস্থায় একটি গুরুতর কলঙ্কের সৃষ্টি করে। * স্ফটিকের মতো খাঁটি, মেষশাবকের মতো কোমল, সিংহের মতো সাহসী এবং দোষের প্রতি সাহসী এবং রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সবচেয়ে নিখুঁত মানুষ। * এখনকার দিনে সর্বজনীন শিক্ষা সকল সভ্যদেশেই মানিয়া লওয়া হইয়াছে। যে কারণেই হউক আমাদের দেশে এটা চলিল না। মহাত্মা গোখলে এই লইয়া লড়িয়াছিলেন। শুনিয়াছি, দেশের মধ্যে বাংলাদেশের কাছ হইতেই তিনি সব চেয়ে বাধা পাইয়াছেন। গৌতম বুদ্ধ ইংরেজি: Gautama Buddha খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম থেকে চতুর্থ শতাব্দী বৌদ্ধ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা। * অতীতকে প্রাধান্য দিও না, ভবিষ্যত নিয়ে দিবাস্বপ্নও দেখবে না। তার চেয়ে বরং বর্তমান মুহূর্ত নিয়ে ভাবো। * সবকিছুর জন্য মনই আসল। সবার আগে মনকে উপযুক্ত করো, চিন্তাশীল হও। আগে ভাবো তুমি কী হতে চাও। * আনন্দ হলো বিশুদ্ধ মনের সহচর। বিশুদ্ধ চিন্তাগুলো খুঁজে খুঁজে আলাদা করতে হবে। তাহলে সুখের দিশা তুমি পাবেই। * তুমিই কেবল তোমার রক্ষাকর্তা, অন্য কেউ নয়। * জীবনের প্রথমেই ভুল হওয়া মানেই এই নয় এটিই সবচেয়ে বড় ভুল। এর থেকে শিক্ষা নিয়েই এগিয়ে যাও। * অনিয়ন্ত্রিত মন মানুষকে বিভ্রান্তিতে ফেলে। মনকে প্রশিক্ষিত করতে পারলে চিন্তাগুলোও তোমার দাসত্ব মেনে নেবে। * তোমাদের সবাইকে সদয়, জ্ঞানী ও সঠিক মনের অধিকারী হতে হবে। যতই বিশুদ্ধ জীবনযাপন করবে, ততাই উপভোগ করতে পারবে জীবনকে। * আমরা অনেকেই একটা কিছুর সন্ধানে পুরো জীবন কাটিয়ে দেই। কিন্তু তুমি যা চাও তা হয়তো এরইমধ্যে পেয়েছ। সুতরাং, এবার থামো। * সুখের জন্ম হয় মনের গভীরে। এটি কখনও বাইরের কোনো উৎস থেকে আসে না। * অন্যের জন্য ভালো কিছু করতে পারাটাও তোমার জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। * জীবনের খুব কম মানুষের জীবনে পরিপক্কতা আসে। সঙ্গী হিসেবে এই পরিপক্কতাকে তোমার অর্জন করতে হবে। তবে তা ভুল মানুষকে অনুসরণ করে নয়। এই পরিপক্কতা অর্জনে বরং একলা চলো নীতি অনুসরণ করো। * করুণাই বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ শক্তি। * সুখ কখনও আবিষ্কার করা যায় না। এটি সবসময় তোমার কাছে আছে এবং থাকবে। তোমাকে কেবল দেখার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। * রেগে যাওয়া মানে নিজেকেই শাস্তি দেওয়া। * সত্যিকারভাবে ক্ষমতা নিয়ে বাঁচতে হলে নির্ভয়ে বাঁচো। * জীবনে ব্যাথা থাকবেই, কিন্তু কষ্টকেই ভালোবাসতে শেখো। * অনেক মোমবাতি জ্বালাতে আমরা কেবল একটি মোমবাতিই ব্যবহার করি। এর জন্য ওই মোমবাতিটির আলো মোটেও কমে না। সুখের বিষয়টিও এমনই। * যখন আমরা মনের রূপান্তর ঘটাই, আর চিন্তাগুলো বিশুদ্ধ করি, তখন আমরা অন্যায় কাজ থেকে জীবনকে পরিশুদ্ধ করি। এর মাধ্যমে খারাপ কাজের চিহ্নও মুছে যায়। * অন্যকে কখনও নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করো না, নিয়ন্ত্রণ করো কেবল নিজেকে। * আলোকিত হতে চাইলে প্রথমে নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করো। * জ্ঞানগর্ভ জীবনের জন্য মুহূর্তের ইতিবাচক ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে হবে। এই জন্য ভয়কে তুচ্ছ করতে হবে, এমনকি মৃত্যুকেও। * এই তিনটি সর্বদা দেখা দেবেই: চাঁদ, সূর্য এবং সত্য। * ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মুহূর্তের সমন্বয়ই জীবন। কেবল একটি সঠিক মুহূর্ত পাল্টে দেয় একটি দিন। একটি সঠিক দিন পাল্টে দেয় একটি জীবন। আর একটি জীবন পাল্টে দেয় গোটা বিশ্ব। * নিজের কথার মূল্য দিতে হবে নিজেকেই। কেননা, তোমার নিজের কথার ওপর নির্ভর করবে অন্যের ভালো কাজ কিংবা মন্দ কাজ। * ঘৃণায় কখনও ঘৃণা দূর হয় না। অন্ধকারে আলো আনতে তোমাকে কোনো কিছুতে আগুন জ্বালতেই হবে। * শুভর সূচনা করতে প্রত্যেক নতুন সকালই তোমার জন্য এক একটি সুযোগ। * আমরা প্রত্যেকেই একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত। একজন আরেকজনের পরিপূরক। অর্থাৎ সমাজে আমরা কেউ একা নই। * খারাপটি সর্বদা তুমি নিজেই পছন্দ করছো। সুতরাং, তোমার খারাপ কাজের জন্য তুমি নিজেই দায়ী। এর দায়ভার অন্য কারো নয়। * তোমার চিন্তাই তোমার শক্তির উৎস। নেতিবাচক চিন্তা তোমাকে অনেক বেশি আঘাত করে যা তোমার ধারণায় নেই। * নির্বোধ বন্ধু আদৌ কোনো বন্ধু নয়। নির্বোধ বন্ধু থাকার চেয়ে একা হওয়া অনেক ভালো। * তুমি মুখে কী বলছো সেটি কোনো বিষয় নয়, বিষয় হলো তোমার কাজ। * গ্রীষ্মকাল ক্রমেই প্রখর হয়ে উঠল। আফ্রিকার দারুণ গ্রীষ্ম— বেলা ন’টার পর থেকে আর রোদে যাওয়া যায় না। এগারোটার পর থেকে শঙ্করের মনে হয় যেন দিকবিদিক দাউদাউ করে জ্বলচে। তবুও সে ট্রেণের লোকের মুখে শুনলে মধ্য-আফ্রিকা ও দক্ষিণ-আফ্রিকার গরমের কাছে এ নাকি কিছুই নয়! * ফুল হীন, ফল হীন―জল হীন, ছায়া হীন আরব দেশ। সে দেশে নাই বসন্ত, ডাকেনা পাখী, নাচেনা ময়ূর ময়ুরী, তাই ফুটেনা ফুল;―কেবলি রোদ, কেবলি গ্রীষ্ম। সেখানে সহজে জল মিলে না, শস্যাদিও জন্মে না। চণ্ডীদাস ১৩৭০-১৪৩০ মধ্যযুগের চতুর্দশ শতকের বাঙালি কবি। তাঁর আসল নাম ছিল অনন্ত এবং কৌলিক উপাধি বড়ু, গুরুপ্রদত্ত নাম চণ্ডীদাস। চণ্ডীদাস নামে একাধিক কবির নাম পাওয়া যায়। বড়ু চণ্ডীদাস, দ্বিজ চণ্ডীদাস, দীন চণ্ডীদাস ও চণ্ডীদাস। তবে বিভিন্ন গবেষকদের মতে বড়ু চণ্ডীদাস শ্রীকৃষ্ণচরিতের রচয়িতা। রচনাকাল সঠিকভাবে নির্ণীত না হলেও এটিকে প্রাকচৈতন্য যুগের (খ্রিস্টীয় ১৪শ শতক) মনে করা হয়। তিনি চৈতন্য-পূর্ব বাংলা সাহিত্যে বৈষ্ণব পদাবলী রচয়িতা হিসেবে বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছেন। সহজিয়া ভাবধারায় পদাবলীর কবি চণ্ডীদাস রচিত মানবিক প্রেমের কয়েকটি পদ — প্রেমের আরতি যে জন জানয়ে সেই সে চিনিতে পারে।।" আমার বাহির দুয়ারে কপাট লেগেছে – ভিতর দুয়ার খোলা।" কহে চণ্ডীদাস, কানুর পীরিতি – জাতিকুলশীল ছাড়া।" প্রণয় করিয়া ভাঙ্গয়ে যে। সাধন-অঙ্গ পায় না সে।" বাকি আছে প্রাণ আমার তাহা লৈয়া যাও। " শুনহ মানুষ ভাই, সবার উপরে মানুষ বড়, তাহার উপরে নাই।" চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম পদ সংকলন তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্য ভাষারও প্রাচীনতর রচনা এটি। খ্রিষ্টীয় ৬৫০-১২০০ সালে (ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ'র মতে) বা ৯৫০-১২০০ সালের মধ্যে (আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এর মতে) রচিত এই গীতিপদাবলির রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ। বৌদ্ধ ধর্মের গূঢ় অর্থ সাংকেতিক রূপের আশ্রয়ে ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যেই তারা পদগুলো রচনা করেছিলেন। বাংলা সাধন সংগীত শাখাটির সূত্রপাতও হয়েছিলো এই চর্যাপদ থেকেই। সে বিবেচনায় এটি একটি ধর্মগ্রন্থজাতীয় রচনা। একই সঙ্গে সমকালীন বাংলার সামাজিক ও প্রাকৃতিক চিত্রাবলি এই পদগুলোতে উজ্জ্বল। এর সাহিত্যগুণ এখনও চিত্তাকর্ষক। চর্যাপদের মোট কবি ২৪ জন। চর্যাপদের কবি তন্ত্রীপাসহ কয়েকজনের বৌদ্ধগান পাওয়া যায়নি ও সম্পর্কে বেশ কিছু জানাও যায় নি। লুই ভণই গুরু পুচ্ছিঅ জাণ।। [ধ্রু]।। এড়িএউ ছান্দক বান্ধ করণক পাটের আস। :চঞ্চল মনে ঢুকে পড়ে কাল। :দুঃখে ও সুখে সেও তো মরে। :লুই বলে, ক’রে অনেক ধ্যান *দিবসহি বহূড়ি কাউহি ডর ভাই। রাতি ভইলে কামরু জাই।। আধুনিক বাংলা দিনে বউটি কাকের ভয়ে ভীত হয় রাত হলে কামরূপ না গেলে নয়। আধুনিক বাংলা এক সে শুঁড়িনী দুই ঘরে সান্ধায় চিকন বাকলেতে মদ বাঁধে। আধুনিক বাংলা রে যোগিনী, তুই বিনা ক্ষণকাল বাঁচি না তোর মুখ চুমিয়া কমল রস পান করি। *ভবণই গহণ গম্ভীর বেগেঁ বাহী। দুআন্তে চিখিল মাঝে ন থাহী॥ ধ্রু॥ দামার্থে চাটিল সাঙ্কম গঢ়ই। পার্গামি লোঅ নিভর তরই॥ ধ্রু॥ আধুনিক বাংলা ভবনদী বয় বেগে গহিন গভীর মাঝগাঙে ঠাঁই নাই, পঙ্কিল দু’তীর– চাটিল ধর্মের জন্য সাঁকো গড়ে তায় পারগামী লোক তাতে পার হ’য়ে যায়। :অদব বঙ্গাল দেশ লুড়িউ ।। আধুনিক বাংলা বজ্ররূপ নৌকায় পাড়ি দিয়া পদ্মার খালে বাহিলাম। অদ্বয়রূপ বাঙ্গালা দেশ লুঠ করিলাম। হে ভুসুকু, আজি বাঙ্গালিনী জন্মিলেন। চণ্ডালে (তোমার) নিজ গৃহিনীকে লইয়া গেল। :গুরু বোব সে সীসা কাল ।। আধুনিক বাংলা বল কেমনে সহজ বলা যায়, যাহাতে কায়বাকিচত প্রবেশ করিতে পারে না গুরু শিষ্যকে বৃথা উপদেশ দেন। বাকপথাতীতকে কেমনে বলিবে যতই তিনি বলেন সে সবই টালবাহানা। গুরু বোবা, সে শিষ্য কালা। আধুনিক বাংলা আমার করুণা-নৌকা সোনায় ভর্তি রয়েছে; তাতে রূপা রাখার ঠাঁই নেই। অরে কম্বলি পা, গগনের (নির্বাণের) উদ্দেশ্যে তুমি বেয়ে চলো; যে জন্ম গেছে সে ফিরবে কি করে ? *গঙ্গা জউনা মাঝেঁরে বহই নাঈ তহিঁ চড়িলী মাতঙ্গী পোইআ লীলে পার করেই ।। বাহ তু তোম্বী বাহ লো ডোম্বী বাটত ভইল উছারা সদ্গুরু পাও-পসাএঁ জাইব পুণু জিণউরা ।। আধুনিক বাংলা গঙ্গা যমুনা মাঝে রে বয় নৌকা তাউ চড়িয়া চণ্ডালী ডোবা লোককে অনায়াসে পার করে ।। বা তুই ডুমনি বা লো ডুমনি পথে হইল সাঁঝ সদ্গুণ পায়ের প্রসাদে যাইব পুনরায় জিনপুর। আধুনিক বাংলা স্বয়ং-সংবেদন-স্বরূপ বিচারে অলখ হয় না লক্ষণ সোজা পথে, আর হয় না রে তাদের প্রত্যাবর্তন! *তিনিএঁ পাটেঁ লাগেলি রে অণহ কসণ গাজই। তা সুনি মার ভয়ঙ্কর রে বিসঅমণ্ডল ভাজই॥ ধ্রু॥ মাতেল চীঅগএন্দা ধাবই। নিরন্তর গঅণন্ত তুসেঁ ঘোলই॥ ধ্রু॥ আধুনিক বাংলা তিনটি পাটে কৃষ্ণ হাতির অশান্ত বৃংহণ শুনে, বিষয়-সমেত ভীষণ ‘মার’-এর আন্দোলন মত্ত গজেশ ছুটে গিয়ে শেষটায় গগন-প্রান্ত ঘুলিয়ে ফ্যালে তেষ্টায়। আধুনিক বাংলা সূর্য হ’ল লাউ আর তার হ’ল চন্দ্র অবধূতি চাকি হ’ল, অনাহত দণ্ড হেরুক-বীণাটি বেজে ওঠে, সখী ও লো করুণায় শূন্য-তন্ত্রী বিলসিত হ’ল। আধুনিক বাংলা হৃদয়-তাম্বুলে মহাসুখে কর্পূর খায় শূন্য-নৈরাত্মাকে কণ্ঠে লইয়া মহাসুখে রাত্রি পোহায় ।। *উঁচা উঁচা পাবত তঁহি বসই সবরী বালী। মোরঙ্গি পীচ্ছ পরহিণ সবরী গীবত গুঞ্জরী মালী।। উমত সবরো পাগল শবরো মা কর গুলী গুহাডা তোহৌরি। ণিঅ ঘরণী ণামে সহজ সুন্দারী।। ণাণা তরুবর মৌলিল রে গঅণত লাগেলি ডালী। একেলী সবরী এ বণ হিণ্ডই কর্ণ কুণ্ডলবজ্রধারী।। আধুনিক বাংলা উঁচু পর্বতে শবরী বালিকা বাস করে। তার মাথায় ময়ূরপুচ্ছ, গলায় গুঞ্জামালিকা। নানা তরু মুকুলিত হলো। তাদের শাখা-প্রশাখা আকাশে বিস্তৃত হলো। শবর-শবরীর প্রেমে পাগল হলো। কামনার রঙে তাদের হৃদয় রঙিন ও উদ্দাম। শয্যা পাতা হলো। শবর-শবরী প্রেমাবেশে রাত্রিযাপন করলো। *টালত মোর ঘর নাহি পড়বেষী হাড়ীত ভাত নাঁহি নিতি আবেশী আধুনিক বাংলায় লোক শূণ্য স্থানে প্রতিবেশীহীন আমার বাড়ি হাঁড়িতে ভাত নেই, অথচ প্রেমিক এসে ভিড় করে। আধুনিক বাংলায় এতকাল আমি স্বমোহে ছিলাম এখন সদগুরু বুঝলাম। স্প্যানিশ ভাষার প্রধান কবি পেদ্রো সালিনাস'' *আমি আমার সম্পর্কে তৈরি করা ঘোষণা সম্পর্কে সচেতন যেগুলি সম্প্রতি ইন্টারনেটে এবং ইমেলগুলিতে "চাক নরিস ফ্যাক্টস" হিসাবে প্রদর্শিত হতে শুরু করেছে৷ আমি তাদের কিছু দেখেছি. কিছু মজার. কেউ কেউ বেশ দূরে। ইন্টারনেটের বন্য জগতের চেয়ে ওয়াইল্ড ওয়েস্টের ছাত্র হওয়ার কারণে, আমি এটি থেকে কী করব তা নিশ্চিত নই। এটা বেশ আশ্চর্যজনক। আমি জানি যে ছেলেরা ছেলে হবে, এবং আমি এই জিনিসগুলিকে খুব গুরুত্ব সহকারে নিই না বা অপরাধও করি না। কে জানে, হয়তো এই তৈরি করা ওয়ান-লাইনারগুলো তরুণদেরকে আমার সাম্প্রতিক আত্মজীবনীমূলক বই "অ্যাগেইনস্ট অল ওডস এই মাসে প্রকাশিত ওল্ড ওয়েস্ট দ্য জাস্টিস রাইডার্স"-এ সেট করা আমার উপন্যাসগুলি পরীক্ষা করার জন্য তারা যথেষ্ট আগ্রহী হতে পারে। আমি এই সাহিত্য প্রচেষ্টার জন্য খুব গর্বিত. ২০০৫ সালে চাক নরিসের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা হয়েছে। *আমি একজন রাজনীতিবিদ হতে চাই না আমাকে এই কথাটি বলতে দিন: আমি যদি প্রচারণা চালাই, এবং আমি আমার প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে যাই এবং সে যদি আমার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলে, এবং আমি টেবিলের উপর দিয়ে লাফিয়ে তাকে অজ্ঞান করে দম বন্ধ করে দেই, তাহলে তা কি আমার প্রচারণায় সাহায্য করবে? চাণক্যশ্লোক- চাণক্য, অনুবাদক- অজ্ঞাত, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১২৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১ * দুর্জনের সংসর্গ ত্যাগ করে সজ্জনের সঙ্গ করবে। অহোরাত্র পুণ্য করবে, সর্বদা নশ্বরতার কথা মনে রাখবে। * গুণহীন মানুষ যদি উচ্চ বংশেও জন্মায় তাতে কিছু আসে যায় না। নীচকুলে জন্মেও যদি কেউ শাস্ত্রজ্ঞ হয়, তবে দেবতারাও তাঁকে সম্মান করেন। * গুরু শিষ্যকে যদি একটি অক্ষরও শিক্ষা দেন,তবে পৃথিবীতে এমন কোনও জিনিস নেই, যা দিয়ে সেই শিষ্য গুরুর ঋণ শোধ করতে পারে। **অনুবাদ- পাঁচ বছর বয়স অবধি পুত্রদের লালন করবে, দশ বছর অবধি তাদের চালনা করবে, ষোল বছরে পড়লে তাদের সঙ্গে বন্ধুর মত আচরণ করবে। চাণক্যশ্লোক- চাণক্য, অনুবাদক- অজ্ঞাত, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১২৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৩ * কর্কশ কথা অগ্নিদাহের চেয়েও ভয়ঙ্কর। **অনুবাদ- আপদের নিশ্চিত পথ হল ইন্দ্রিয়গুলির অসংযম, তাদের জয় করা হল সম্পদের পথ, যার যেটি ঈপ্সিত সে সেই পথেই যায়। চাণক্যশ্লোক- চাণক্য, অনুবাদক- অজ্ঞাত, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১২৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৫ *রুটি চুরি করতে গিয়ে যদি কোনো ব্যক্তি ধরা পড়ে, সেই দেশের জনগণের লজ্জিত হওয়া উচিত।{{fact}} * কেউ যদি একঘণ্টা সময় নষ্ট করতে ভয় পায়, সে কখনও সময়ের মূল্য আবিষ্কার করতে পারবে না। * কোন প্রজাতন্ত্র মুল্যবোধ ও ন্যায়বিচারবোধ সম্পন্ন জনপরিষদ ছাড়া সফল হতে পারেনা। * একজন মানুষের বন্ধুত্ব হচ্ছে তাকে পরিমাপের সর্বোৎকৃষ্ট মাপকাঠি। * একটি ভুলকে ধ্বংস করা এতই ভালো যে, তা নতুন একটি সত্যকে উদঘাটন করতে পারে। * যদি মন্দ লোক না থাকতো, তাহলে ভালো আইনজীবী থাকতো না। দি ওল্ড কিউরিওসিটি শপ, অধ্যায় ৫৬, প্রকাশসাল ১৮৪১ (ইংরাজি) * আমি যাদের সাথে সংযুক্ত তাঁদের কাছে কোন কিছু গোপন রাখা আমার প্রকৃতি নয়। যেখানে আমি আমার হৃদয় খুলে দিয়েছি সেখানে আমি কখনো আমার ওষ্ঠ বন্ধ রাখতে পারি না। মাস্টার হামফ্রে'স ক্লক, প্রকাশসাল ১৮৪০, প্রথম খণ্ড, জর্জ ক্যাটারমোল এবং হ্যাবলট ব্রাউন দ্বারা চিত্রণসহ, পৃষ্ঠা ২৪৪ (ইংরাজি) * এক ধরণের জ্ঞান আছে মস্তিষ্কের, এবং এক ধরণের জ্ঞান আছে হৃদয়ের। * একটি প্রেমময় হৃদয় হলো সবচেয়ে সত্যিকারের জ্ঞান। * সূর্য নিজেও ভোরবেলা দুর্বল থাকে, এরপর ধীরে ধীরে শক্তি আর বল সঞ্চয় করে। * এমন একটি হৃদয় ধারণ করো যা কখনো শক্তি দেখায় না, এবং একটি মেজাজ যা কখনো ক্লান্ত হয় না, এবং একটি স্পর্শ যা কখনো আঘাত করে না। * জীবন তৈরি হয় অনেক গুলি অংশ একত্রে ঢালাই করে। * বিচ্ছিন্ন হওয়ার ব্যথা পুনরায় সাক্ষাতের আনন্দের কাছে কিছুই না। * এটি একটি কর্মময় পৃথিবী, মুছে ফেলা বা কর্মহীন ভাবে ফেলে রাখার জন্য নয়। চার্লি চ্যাপলিন ১৬ এপ্রিল ১৮৮৯ – ২৫ ডিসেম্বর ১৯৭৭) ছিলেন একজন ব্রিটিশ চলচ্চিত্র অভিনেতা, পরিচালক ও সুরকার। তার পুরো নাম ছিল স্যার চার্লস স্পেনসার চ্যাপলিন জুনিয়র। তবে তিনি চার্লি চ্যাপলিন নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন। চ্যাপলিনকে বড় পর্দার শ্রেষ্ঠতম মূকাভিনেতা ও কৌতুকাভিনেতাদের একজন বলেও বিবেচনা করা হয়। নির্বাক চলচ্চিত্র যুগের অন্যতম মৌলিক ও প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব চ্যাপলিন নিজের ছবিতে নিজেই অভিনয় করতেন। চিত্রনাট্য ও সংলাপ রচনা, পরিচালনা, প্রযোজনা এমনকি সঙ্গীত পরিচালনাও করতেন। * আমি সবকিছুতেই অসঙ্গতি চেয়েছিলাম: ব্যাগি প্যান্ট, আঁটসাঁট কোট, ছোট মাথার টুপি এবং বড় জুতা আমি একটি ছোট গোঁফও ব্যবহার করি, যার ফলে আমাকে বয়স্ক দেখাবে কিন্তু আমার অভিব্যক্তিও লুক্কায়িত থাকবে না। আমার এই চরিত্র সম্পর্কে কোন ধারণা ছিল না। কিন্তু যখন আমি পোশাক পরিধান করি, সেই পোশাক ও মেকআপ আমাকে সেই ব্যক্তিত্বকে অনুভব করতে সাহায্য করে। আমি তাকে চিনতে শুরু করি এবং যে সময়ে আমি ক্যামেরার সামনে দাড়াই, ততক্ষণে সেই চরিত্রের জন্ম হয়। * এই বিশ্বে স্থায়ী কিছুই না, এমনকি আমাদের সমস্যাগুলোও না। * মন খুলে হাসতে হলে নিজের যন্ত্রনাগুলোর সাথে খেলতে শেখো। * একটি সৃষ্টিশীল কাজের ভেতরে সত্যটা যত বেশী গভীর হবে, সেটা তত বেশী সময় টিকে থাকবে। * আমার সব থেকে ভালো বন্ধু হল আয়না, কারণ আমি আমি যখন কাঁদি তখন সে হাসে না। * আমার দুঃখ কষ্টগুলো কারো কারো হাসির কারণ হয়ে থাকতে পারে কিন্তু আমার হাসিগুলি যেন কখনই কারো দুঃখের কারণ হয়ে না দাঁড়ায়। * আমি বৃষ্টিতে হাঁটি যাতে কেউ আমার অশ্রু দেখতে না পারে। * হাসি হল ঔষধ, যেটা দুঃখ থেকে মুক্তি দেয়। * ক্লোজ – আপে জীবন হচ্ছে ট্রাজেডি কিন্তু লং শটে সেটা কমেডি। * আমরা চিন্তা করি বেশি, কাজ করি কম। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ ৫ নভেম্বর ১৮৭০ ১৬ জুন ১৯২৫) হলেন একজন বাঙালি আইনজীবী, রাজনীতিবিদ, স্বাধীনতা সংগ্রামী, কবি ও লেখক। তিনি কলকাতার এক উচ্চ মধ্যবিত্ত বৈদ্যব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ভুবন মোহন দাশ কলকাতা হাইকোর্টের সলিসিটার ছিলেন। দেশবন্ধু ছিলেন স্বরাজ্য পার্টি-র প্রতিষ্ঠাতা। *‘বন্দে মাতরম্'—সুজলা সুফলা নদীবহুলা এই আমার মাতৃভূমিকে বার বার বন্দনা করি! জননী আমাদের যে বাণী দিয়াছেন, মাতৃকণ্ঠেব সেই গীৰ্ব্বাণী —সেই মা ধ্বনি, পবনে গগনে ধ্বনিত হইয়া পদ্মার পারে যেন সেই বাণী দুলিতে থাকে, মাও যেন প্রাণমন ভরিয়া সন্তানের এ বাণী শুনিয়া আকুল হন। **দেশের কথা, দেশবন্ধু গ্রন্থাবলী চিত্তরঞ্জন দাশ, প্রকাশক- বসুমতী সাহিত্য মন্দির, কলকাতা, ১৯২০ সাল, পৃষ্ঠা ১২৪ *জগতের ইতিহাস বারে বারে প্রমাণ করিয়া দিয়াছে যে, এক জাতিকে অন্য জাতি হাত ধরিয়া তুলিয়া দিতে পারে না।{{fact}} **চিত্তরঞ্জন দাশ সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]]। * দেশবন্ধু তাঁহার স্বদেশ-প্রেমের মধ্যে বাঙ্গালীকে ভুলিয়া যাইতেন না। অথবা বাঙ্গলাকে ভালবাসিতে গিয়া স্বদেশকে ভুলিতেন না। তিনি বাঙ্গলাকে ভালবাসিতেন প্রাণ দিয়া, কিন্তু তাঁহার ভালবাসা বাঙ্গলার চতুঃসীমার মধ্যে আবদ্ধ ছিল না। বাঙ্গলার বাহিরে তাঁহার যে সকল সহকর্ম্মী ছিলেন তাঁহাদের নিকট শুনিয়াছি যে, দেশবন্ধুর সংস্পর্শে আসিবার অল্পদিনের মধ্যেই তাঁহারা তাঁহার হৃদয়ের দ্বারা আকৃষ্ট হইয়াছিলেন। চীন চীনা: 中国 চুংকুও সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী চীন বা সংক্ষেপে গণচীন পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। ১৪৪ কোটি জনসংখ্যার দেশটি বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাষ্ট্র। চীনের কমিউনিস্ট পার্টি দেশটি শাসন করে। বেইজিং শহর দেশটির রাজধানী। গণচীনের শাসনের আওতায় পড়েছে ২২টি প্রদেশ, পাঁচটি স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চল, চারটি কেন্দ্রশাসিত পৌরসভা (বেইজিং, থিয়েনচিন, সাংহাই এবং ছুংছিং এবং দুইটি প্রায়-স্বায়ত্বশাসিত বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল (হংকং এবং মাকাউ)। এছাড়াও চীন তাইওয়ানের ওপরে সার্বভৌমত্ব দাবী করে আসছে। দেশটির প্রধান প্রধান নগর অঞ্চলের মধ্যে সাংহাই, কুয়াংচৌ, বেইজিং, ছোংছিং, শেনচেন, থিয়েনচিন ও হংকং উল্লেখযোগ্য। চীন বিশ্বের একটি বৃহৎ শক্তি এবং এশিয়ার মহাদেশের একটি প্রধান আঞ্চলিক শক্তি। * কিছু হতাশ বিদেশী আছে, যাদের পেট ভরা, যাদের আমাদের দিকে আঙুল তোলা ছাড়া আর কিছুই করার নেই প্রথমত, চীন বিপ্লব রপ্তানি করে না; দ্বিতীয়ত, চীন ক্ষুধা ও দারিদ্র্য রপ্তানি করে না; তৃতীয়ত, চীন এসে আপনার মাথাব্যথা করে না, এর বেশি বলার কী আছে? * চীনের হুমকি সামরিক নয়। চীনের হুমকি হল তাদের ভয় দেখানো যাবে না আপনি ইতিহাসের দিকে তাকান এবং বুঝতে পারবেন কেন তারা প্রায় ৪,০০০ বছর ধরে আছে, তারা বর্বরদের প্রতি অবজ্ঞা করেছে এবং এটিই হুমকি, আপনি ভয় দেখাতে পারবেন না তাদের — এটা ওয়াশিংটনের লোকেদের নিঃশব্দে চালিত করছে। কিন্তু সমস্ত বড় শক্তির মধ্যে, তারা সামরিকভাবে সবচেয়ে কম আক্রমনাত্মক। নোয়াম চমস্কি সেপ্টেম্বর ৬, ২০০৬ এর্নেস্তো চে গেভারা স্পেনীয়: tʃe geˈβaɾa চে গেবারা ১৪ জুন, ১৯২৮ – ৯ অক্টোবর, ১৯৬৭) একজন আর্জেন্টিনীয় মার্কসবাদী, বিপ্লবী, চিকিৎসক, লেখক, বুদ্ধিজীবী, গেরিলা নেতা, কূটনীতিবিদ, সামরিক তত্ত্ববিদ এবং কিউবার স্বাধীনতা বিপ্লবের প্রধান ব্যক্তিত্ব। তিনি চে গুয়েভারা নামেও পরিচিত। * হয়তো দশবার টসে একবার মাত্র আমি জিতেছি, কিন্তু তাতে আমার দুঃখ নেই। আমার মুখ তো তাই বলেছে— যা আমার চোখ দেখেছে। *বিপ্লব তো আর গাছে ধরা আপেল নয় যে পাকবে আর পড়বে, বিপ্লব অর্জন করতে হয়। *নিষ্ঠুর নেতাদের পতন এবং প্রতিস্থাপন চাইলে নতুন নেতৃত্বকেই নিষ্ঠুর হতে হবে। *নীরবতা একধরনের যুক্তি যা গভীর তথ্য বহন করে। *আমি জানি তুমি আমাকে হত্যা করতে এসেছো, গুলি করো কাপুরুষ, তুমি শুধু একজন মানুষকেই হত্যা করবে (তার বিপ্লবী চেতনাকে নয়)। *শিক্ষা ব্যবস্থা তৃনমূল পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে, যেখানে গরীব থেকে ধনী একই শিক্ষায় শিক্ষিত হবে, এমন নয় যাদের টাকা আছে শুধু তারাই শিক্ষিত হবে। *সর্বোপরি, একজন বিপ্লবীকে সবসময় দৃঢ়ভাবে বিশ্বের যেকোন প্রান্তে সংঘটিত যে কোনো অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে। *মনুষ্য জাতির অভ্যুত্থান বিপ্লবের মাধ্যমে, শুধু ব্যক্তি পর্যায়ে সময়ের আবর্তে বিপ্লবের শক্তি ক্ষয়ে যায়। *আমরা কিসের জন্য বাঁচব সেটা আমরা নিশ্চিত হতে পারি না যতক্ষণ না আমরা তার জন্য মরতে প্রস্তুত থাকি। *সবাই প্রত্যেকদিন চুলে চিরুনি চালায় যাতে চুল সুন্দর পরিপাটি থাকে, কেউ কেনো হৃদয় সুন্দর পরিপাটি রাখে না? *জঘন্য বিপদ জানার পরেও আমায় বিল্পবের রহস্য বলতে দাও, বিপ্লব সবসময়ই গভীর আবেগ আর ভালোবাসা দ্বারা পরিচালিত হয়, সত্যিকার আবেগ আর ভালোবাসা ছাড়া বিপ্লব অসম্ভব। *আমি কোনো মুক্তিযোদ্ধা নই, মুক্তিযোদ্ধা বাস্তবে কখনো হয় না যতক্ষণ মানুষ নিজে মুক্তিকামী হয়। *এবং কিছু ব্যাপার পরিষ্কার, আমরা চমৎকারভাবে শিখেছি একজন সাধারণ মানুষের জীবন পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির সম্পদের চেয়েও লক্ষগুণ বেশি দামী। *নতজানু হয়ে সারা জীবন বাঁচার চেয়ে আমি এখনই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত। *চুড়ান্ত বিজয় অর্জিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত লড়াই, সবসময়। *যখনি তুমি অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে জ্বলে ওঠো, তখনি তুমি আমার একজন সহ-যোদ্ধা। *বিপ্লবী হতে চাও? বিল্পবের প্রথম শর্ত, শিক্ষিত হও। [[বিষয়শ্রেণী:ব্যক্তি যার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে]] * চৈত্রে দিয়া মাটি বৈশাখে কর পরিপাটি। * চৈতে গিমা তিতা, বৈশাখে নালিতা মিঠা, জ্যৈষ্ঠে অমৃতফল আষাঢ়ে খৈ, শায়নে দৈ। ভাদরে তালের পিঠা, আশ্বিনে শশা মিঠা, কার্তিকে খৈলসার ঝোল, অগ্রাণে ওল। পৌষে কাঞ্ছি, মাঘে তেল, ফাল্গুনে পাকা বেল। জঁ-পল সার্ত্র ছিলেন একজন ফরাসি অস্তিত্ববাদী দার্শনিক, নাট্যকার, সাহিত্যিক এবং সমালোচক। তিনি অস্তিত্ববাদ ও প্রপঁচবিজ্ঞানের দর্শনে একজন পথিকৃৎ ও বিংশ শতকের ফরাসি দর্শন ও মার্ক্সিজমের অন্যতম প্রভাবশালী দার্শনিক ছিলেন। জঁ-পল সার্ত্র তার কাজের মাধ্যমে সমাজবিজ্ঞান, সাহিত্যতত্ত্ব, উত্তর উপনিবেশবাদি তত্ত্ব ও সাহিত্য গবেষণায় ব্যপক প্রভাব বিস্তার করেছিলে। ফরাসী লেখিকা সিমোন দ্য বোভোয়ারের সাথে সার্ত্র-এর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল; তারা পরস্পর বন্ধনহীন প্রেমে আবদ্ধ ছিলেন। জঁ-পল সার্ত্র ১৯৬৪ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কারের জন্য মনোনীত হন তবে এই পুরস্কার গ্রহণে তিনি অস্বীকৃতি জানান; কারণ তার মতে একজন লেখককে কখনই নিজেকে একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হতে দেওয়া উচিত নয়। * একা থাকলে যদি আপনি নিঃসঙ্গ হন, তাহলে আপনি খারাপ সঙ্গতে আছেন। * জীবন হতাশার ওপারে শুরু হয়। * আমরা জানি না আমরা কী চাই এবং তবুও আমরা যা আছি তার জন্য আমরা দায়ী এটাই সত্য। * যে ঈশ্বরের অস্তিত্বই নেই, আমি তাকে অস্বীকার করতে পারি না, যে আমার পুরো সত্ত্বা ঈশ্বরের জন্য আর্তনাদ করে আমি ভুলতে পারি না। * অসীম প্রসঙ্গবিন্দু ছাড়া কোনও সসীম বিন্দুর অর্থ নেই। * শুধুমাত্র আমাদের নেওয়া সিদ্ধান্তগুলিতেই আমরা গুরুত্বপূর্ণ। * আমি যদি দার্শনিক হয়ে থাকি, যদি আমি এত আগ্রহের সাথে এই খ্যাতি খুঁজি যার জন্য আমি এখনও অপেক্ষা করছি, তবে এটি মূলত মহিলাদের প্রলুব্ধ করা। * সর্বোত্তম কাজ টি আপনার জন্য সর্বাপেক্ষা কঠিন নয়; আপনি যা করেন তা-ই সর্বোত্তম। * যদি একটি জয়ের বিস্তারিত বলা হয়, তবে কেউ এটিকে পরাজয় থেকে আলাদা করতে পারে না। * একটি হেরে যাওয়া যুদ্ধ এমন একটি যুদ্ধ যেখানে একদল মনে করে যে অন্যদল হেরে গেছে। * প্রতিশ্রুতি একটি কাজ, একটি শব্দ নয়। * কীভাবে বাঁচতে হয় তা ছাড়া সবকিছু খুঁজে বের করা হয়েছে। * মানুষ স্বাধীন হওয়ার জন্য নিন্দিত; কারণ একবার পৃথিবীতে নিক্ষেপ করা হলে, সে যা কিছু করে তার জন্য সে দায়ী। * প্রতিটি বিদ্যমান জিনিস অকারণে জন্মগ্রহণ করে, দুর্বলতা থেকে নিজেকে দীর্ঘায়িত করে এবং দৈবক্রমে মারা যায়। * যে মুহূর্তে আপনি অমর হওয়ার মায়া হারিয়ে ফেলেন সেই মুহুর্ত থেকেই জীবনের কোনও অর্থ নেই। * আমি মজলুমদের ঘৃণা করি যারা তাদের জালিমদের সম্মান করে। জগদীশ চন্দ্র বসু ৩০ নভেম্বর ১৮৫৮ – ২৩ নভেম্বর ১৯৩৭) একজন বাঙালি পদার্থবিদ, জীববিজ্ঞানী এবং কল্পবিজ্ঞান রচয়িতা ছিলেন। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্যবহারিক এবং গবেষণাধর্মী বিজ্ঞান প্রসারে তিনি অগ্রণী ভূমিকা নেন। ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স তাকে রেডিও বিজ্ঞানের একজন জনক হিসেবে অভিহিত করে। * বিজ্ঞান প্রাচ্যেরও নহে, পাশ্চাত্যেরও নহে, ইহা বিশ্বজনীন৷ তথাপি ভারতরবর্ষ উত্তরাধিকারসূত্রে বংশ পরম্পরায় যে ধীশক্তি পাইয়াছে, তাহার দ্বারা সে জ্ঞানপ্রচারে বিশেষ করিয়া সক্ষম৷ যে জ্বলন্ত কল্পনা বলে ভারতবাসী পরস্পর বিরোধী ঘটনাবলীর মধ্য হইতে সত্য বাছিয়া লইতে পারে, সে কল্পনাই আবার ভারতবাসী সংযত করিতে পারে৷ এই মনঃসংযমই সত্যান্বেষণের শক্তি দিয়া থাকে৷ * আমরা সকলেই শিক্ষার্থী, কার্য্যক্ষেত্রে প্রত্যহই শিখিতেছি, দিন দিন অগ্রসর হইতেছি এবং বাড়িতেছি। * জীবন সম্বন্ধে পরীক্ষা করিয়া দেখা যায় যে, শক্তি সঞ্চয় দ্বারাই জীবন পরিস্ফুটিত হয়। তাহা কেবল নিজের একাগ্র চেষ্টা দ্বারাই সাধিত হইয়া থাকে। যে কোনরূপ সঞ্চয় করে না, যে পরমুখাপেক্ষী, যে ভিক্ষুক, সে জীবিত হইয়াও মরিয়া আছে। ==জগদীশ চন্দ্র বসুকে নিয়ে উক্তি== * জগদীশচন্দ্র যেসব অমূল্য তথ্য পৃথিবীকে উপহার দিয়েছেন তার যে কোনটির জন্য বিজয়স্তম্ভ স্থাপন করা উচিত। **জগদীশ চন্দ্র বসু সম্পর্কে আলবার্ট আইনস্টাইন]]। *ভারতের কোনও বৃদ্ধ ঋষির তরুণ মূর্তি তুমি হে আর্য আচার্য জগদীশ। **জগদীশ চন্দ্র বসু সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]]। * আমার জীবনের প্রথম বন্ধুত্ব জগদীশের সঙ্গে। আমার চিরাভ্যস্ত কোণ থেকে তিনি আমাকে টেনে বের করেছিলেন যেমন করে শরতের স্নিগ্ধ সূর্যোদয়ের মহিমা চিরদিন আমাকে শোবার ঘর থেকে ছুটিয়ে বাইরে এনেছে। (রবীন্দ্র রচনাবলী, অষ্টাদশ খণ্ড, বিশ্বভারতী) **জগদীশ চন্দ্র বসু সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]]। জন মিল্টন ৯ ডিসেম্বর ১৬০৮ – ৮ নভেম্বর ১৬৭৪) সপ্তদশক শতাব্দীর ইংরেজ কবি, গদ্য লেখক এবং কমনওয়েলথ অব ইংল্যান্ডের একজন সরকারি কর্মচারী। তার প্রসিদ্ধ কাব্য প্যারাডাইস লস্ট এর কারণে তিনি সমধিক পরিচিত। কয়েক শতাব্দী শীর্ষ ইংরেজ কবির অবস্থানে থাকার পর বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি টি এস এলিয়ট ও এফ আর লেভিস এর জনপ্রিয়তার কাছে তার শীর্ষস্থান হুমকির মুখে ছিল। কিন্তু বিভিন্ন সামাজিক ও সাহিত্য জার্নালের কল্যাণে মিল্টনের অবদান একুশ শতাব্দীতেও অটুট রয়েছে। * বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। * জীবনকে ঘৃণা কোরো না জীবন কে ভালবাসতে শেখো। ভালবাসা দিয়ে এবং ভালবাসা পেয়ে তোমার ক্ষণিক জীবন স্বর্গীয় সুষমায় উদ্ভাসিত করে তোল। * স্বর্গে চাকর হওয়ার চেয়ে নরকে শাসক হওয়া ভালো। নরক থেকে আলোয় যাওয়ার পথ দীর্ঘ এবং কষ্টের। নির্দোষিতা একবার হারিয়ে গেলে আর ফেরত পাওয়া যায় না। অন্ধকার একবার আবির্ভাব হলে আর হারায় না। * যে নিজেকে শাসন করে এবং নিজের আবেগ, আকাঙ্খা, ভয়কে শাসনে রাখতে পারে, সে রাজার চেয়েও বড়। জর্জ ডেনিস প্যাট্রিক কার্লিন ১২ই মে, ১৯৩৭ ২২ জুন, ২০০৮) একজন আমেরিকান স্ট্যান্ড-আপ কৌতুকাভিনেতা, অভিনেতা, লেখক এবং সামাজিক সমালোচক ছিলেন। তিনি ব্ল্যাক কমেডি এবং রাজনীতি ইংরেজি ভাষা মনোবিজ্ঞান ধর্ম এবং বিভিন্ন নিষিদ্ধ বিষয় মঞ্চে রসিকতার সাথে প্রতিবিম্বায়নের জন্য খ্যাত ছিলেন। সর্বকালের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালী আমেরিকান স্ট্যান্ড-আপ কমিক হিসাবে ব্যাপকভাবে বিবেচিত, কার্লিনকে একটি পত্রিকা "কাউন্টার কালচারের ডিন" হিসাবে আখ্যায়িত করেছিল। * পুরুষ এবং নারী সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার তা হল নারীরা পাগলাটে, পুরুষরা বেয়াকুব। আর নারীরা পাগলাটে হওয়ার প্রধান কারণ হল পুরুষরা বেয়াকুব। * আমেরিকায় যে কেউ রাষ্ট্রপতি হতে পারেন। এটাই সমস্যা। * আমরা ভেড়ার জাতি, আর অন্য কেউ ঘাসের মালিক। * খ্রিস্টানরা তাকে রবিবার দিয়েছে, ইহুদিরা দিয়েছে শনিবার আর মুসলমানরা দিয়েছে শুক্রবার। ঈশ্বর একটি তিন দিনের সপ্তাহান্ত আছে। * তাই, একটু মজা করে নিন। শীঘ্রই আপনি মারা যাবেন আর আপনার পরিবারের বাকি সদস্যদের সাথে জাহান্নামে জ্বলতে থাকবেন। * তুমি যদি ব্যর্থ হওয়ার চেষ্টা করো আর কোনভাবে সফল হয়ে যাও তবে তুমি আসলে ঠিক কোনটি করেছো? * আমি নিজেই নিজের সাথে কথা বলার কারণ হল আমিই একমাত্র ব্যক্তি যার দেওয়া উত্তর আমি গ্রহণ করি। * সবাই একই ভাষায় হাসে। জর্জ বার্নার্ড শ ইংরেজি: George Bernard Shaw; ২৬ জুলাই ১৮৫৬ – ২ নভেম্বর ১৯৫০) একজন আইরিশ নাট্যকার, সমালোচক, বিসংবাদী এবং রাজনৈতিক কর্মী। ১৮৮০-এর দশক থেকে শুরু করে তার মৃত্যুর পরও পশ্চিমা মঞ্চনাটক, সংস্কৃতি ও রাজনীতিতে তার প্রভাব বিস্তৃত। তিনি ম্যান অ্যান্ড সুপারম্যান (১৯০২ পিগম্যালিয়ন (১৯১২) ও সেন্ট জোন (১৯২৩)-সহ ষাটের অধিক নাটক রচনা করেছেন। সমসাময়িক ব্যঙ্গরচনা থেকে শুরু করে ঐতিহাসিক রূপক কাহিনি দিয়ে তিনি তার প্রজন্মের অন্যতম নাট্যকার হিসেবে প্রসিদ্ধি অর্জন করেন এবং ১৯২৫ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। * জীবনে দুটি দুঃখ আছে। একটি হল তোমার ইচ্ছা অপূর্ণ থাকা, অন্যটি হল ইচ্ছা পূর্ণ হলে আরেকটির প্রত্যাশা করা। * হোটেলের সেরা ব্যাপার হলো এটি নিজের ঘর নয়। * নতুন কিছু করাই তরুণের ধর্ম। * মেকি জ্ঞান অজ্ঞানতার চেয়ে বিপজ্জনক। * দু’টো জিনিস থেকে তোমাকে চেনা যায়-একটি হচ্ছে নিঃস্ব অবস্থায় তোমার ধৈর্য আর অন্যটি হচ্ছে যখন তোমার সব আছে তখন তোমার আচরণ। * ইতিহাস থেকে আমরা যা শিক্ষা পাই তা হচ্ছে ইতিহাস থেকে মানুষ কোনো শিক্ষা নেয় না। * যে পারে সে করে। যে পারে না, সে শেখায়। * অন্যের অটোগ্রাফ সংগ্রহ করে সময় নষ্ট না করে নিজেকে বরং উপযোগী করে তোল যাতে অন্যরা তোমার অটোগ্রাফ সংগ্রহ করে। * মনকে পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল রাখা জরুরি, কেননা মনই একমাত্র জানালা- যার ভিতর দিয়ে তুমি জগৎ দেখতে বাধ্য। * পুরুষের লক্ষ্য রাখা উচিত যত দিন বেশী তারা অবিবাহিত জীবনযাত্রা করতে পারে। * ভালোবাসা হলো পিঠে ব্যথার মতো। এক্স-রেতে দেখা যায় না। কিন্তু আপনি জানেন, জিনিসটা আছে। * নিজেকে খুঁজে বের করাই জীবন নয়, বরং নিজেকে সৃষ্টি করাই জীবনের অপর নাম। * মানুষ সর্বোচ্চ পর্বত চূড়ায় আরোহণ করতে পারে, কিন্তু সেখানে বেশীক্ষণ বাস করতে পারেনা। * পরিবর্তন ছাড়া উন্নতি সম্ভব নয় এবং যারা নিজেদের মনকে পালটাতে পারে না, তারা কোনও কিছুই বদলাতে পারে না। * মিথ্যা জ্ঞানের থেকে সাবধান। এটি জানার অনীহা থেকেও বিপজ্জনক। * ভুল না করলে সফলতা আসে না, কিন্তু একই ভুল বারবার করলে সাফল্য অধরাই থেকে যায়। * নিজের মুখ দেখতে কাচের আয়না ব্যবহার কর আর নিজের আত্মাকে দেখতে ব্যবহার কর শিল্পকর্ম। * জর্ডান বিকৃতভাবে ভাগ্যবান, এবং তার রাজাও তাই। আজ, রাজতন্ত্র শুধু টিকেই নেই—জর্ডানকে মধ্যপ্রাচ্যের ঝড়ের মাঝখানে একমাত্র আরব নিরাপদ আশ্রয়ের মতো দেখাচ্ছে। * সমস্যা হল আইএস আমাদের তরুণ, ভোটাধিকার বঞ্চিত লোকদের একটি দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েছে। আমাদের নেতারা একই প্রস্তাব না দিলে জর্ডান বাঁচবে না। জসীম উদ্‌দীন (১ জানুয়ারি ১৯০৩ ১৪ মার্চ ১৯৭৬) একজন বাঙালি কবি, গীতিকার, ঔপন্যাসিক ও লেখক। 'পল্লীকবি' উপাধিতে ভূষিত, জসীম উদ্‌দীন আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে লালিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ আধুনিক কবি। * আমাদের দেশের লোকেরা যেমন ভুত, প্রেত, ওঝা পীর ও ফকিরে বিশ্বাস করে তেমনি হোমিওপ্যাথিক ঔষধে বিশ্বাস করে। এ দেশের লোক সব সময়ই কিছু বিশ্বাস করিবার জন্য প্রস্তুত হইয়া থাকে। যাহারা হোমিওপ্যাথিকে বিশ্বাস করে তাহারা বন্ধু সমাবেশে এই ঔষধের কার্যকারিতা সম্বন্ধে এমন সব রোমাঞ্চকর কাহিনী বানাইয়া বলে যে শ্রোতাদের মধ্যে কেউ যদি তাহা অবিশ্বাস করিতে চায়, তাহার পক্ষে সেখানে তিষ্ঠান দায় হইয়া পড়ে। সে গল্প যাহারা শোনে তাহারা আবার তাহাতে আরও কিছু রঙ চড়াইয়া অপরের কাছে বলে। জাঁ জ্যাক রুশো বা জঁ-জাক রুসো (২৮ জুন ১৭১২ – ২ জুলাই ১৭৭৮) ছিলেন ফরাসি দার্শনিক ও সমাজবিজ্ঞানী। রুশো ছিলেন ফরাসি জ্ঞানালোক আন্দোলনের অন্যতম প্রতিনিধি এবং ইউরোপের প্রগতিবাদী ও গণতান্ত্রিক সমাজচেতনার প্রধান পৃষ্ঠপোষক। খুব সাধারণ ঘরে জন্মেছিলেন। রুশো বিভিন্ন বিষয়ে লিখেছেন। এগুলির মধ্যে আছে উপন্যাস, নাটক, রাষ্ট্রনীতি, সমাজনীতি, শিক্ষা, সংগীত, উদ্ভিদবিদ্যা প্রভৃতি বিষয়ক গ্রন্থ। * শিক্ষাদানের কাজ বাগানের মালির মতো। * শিশুর স্বতঃস্ফূর্ত আত্মবিকাশ হলো শিক্ষা। * মানুষ স্বাধীনভাবে জন্মেছে কিন্তু সর্বত্র সে শৃঙ্খলিত। * সমাজ ও সমাজের বিলাসিতা থেকেই জন্ম নেয় মানববিদ্যা, প্রযুক্তি, ব্যবসাবাণিজ্য, পাণ্ডিত্য এবং সেই সব বাহুল্য যা শিল্পের বিকাশ ঘটায় কিন্তু একই সাথে সমাজকে সমৃদ্ধ ও ধ্বংস করে..বিখ্যাত জাতিসমূহের প্রাচুর্য তাদেরকে যে ক্লেদাক্ত দুঃখ-দুর্দশার দিকে ঠেলে দেয় এই হচ্ছে তার কারণ। একদিকে শিল্প ও মানববিদ্যা যতই উন্নতি লাভ করে, অন্যদিকে করের বোঝায় জর্জরিত শ্রমে-ক্ষুধায় কাতর অনাদৃত কৃষক ততই রুজির সন্ধানে শহরমুখী হয়। আমাদের নগরগুলি যতই দৃষ্টিনন্দন হয় ততই গ্রামাঞ্চল বিরান হতে থাকে। অনাবাদী জমির পরিমাণ বাড়ে। নাগরিক হয় ভিখারি বা ডাকাত, আর ওদের জীবনের ইতি হয় ফাঁসির মঞ্চে বা আবর্জনাস্তুপে। এভাবে রাষ্ট্র একদিকে ফুলেফেঁপে ধনী হয়, অন্যদিকে হয় জনশূন্য বিরান। প্রবল প্রতাপ, সাম্রাজ্য এভাবে অক্লান্ত পরিশ্রমে গড়ে তোলে সমৃদ্ধির সৌধ আর ডেকে আনে জনজীবনে অবলুপ্তি। মানব জাতির অসমতার উৎস এবং ভিত্তি, মোহাম্মদ হারুন উর রশিদ, বাংলা একাডেমী, প্রকাশসাল ১৯৯৯, আইএসবিএন ৯৮৪-০৭-৯৩৮৪-০, পৃষ্ঠা ৭১ * কোন গাড়িকে তার চালক দেখে বিচার করা উচিৎ নয়। * আমি সর্বদাই সন্ত্রাসের বিরোধীতা করি। কারণ পবিত্র কুরআন অনুসারে যদি আপনি একজন মানুষকে হত্যা করেন তাহলে আপনি পুরো মানবতাকে হত্যা করলেন। * সম্ভবত ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী সালাফি মতাদর্শী। জামাল নজরুল ইসলাম ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৯ ১৬ মার্চ ২০১৩) বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও বিশ্বতত্ত্ববিদ। তিনি মহাবিশ্বের উদ্ভব ও পরিণতি বিষয়ে মৌলিক গবেষণার জন্য বিশেষভাবে খ্যাত। ১৯৮৩ সালে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস কর্তৃক প্রকাশিত “দি আল্টিমেট ফেইট অফ দি ইউনিভার্স” তার একটি সুবিখ্যাত গবেষণা গ্রন্থ। *তোমরা শুধু আমাদের পথ থেকে সরে দাঁড়াও, আমাদের ভালোমন্দ আমাদেরকেই ভাবতে দাও। আমি মনে করি, এটাই সর্বপ্রথম প্রয়োজনীয়। বাংলাদেশ]]কে পাশ্চাত্য সাহায্যের ব্যাপারে উক্তি *অনেকের ধারণা, ভাল ইংরেজি না জানলে বিজ্ঞানচর্চা করা যাবে না। এটি ভুল ধারণা। মাতৃভাষায়ও ভাল বিজ্ঞান চর্চা ও উচ্চতর গবেষণা হতে পারে… বাংলায় বিজ্ঞানের অনেক ভাল বই রয়েছে। আমি নিজেও বিজ্ঞানের অনেক প্রবন্ধ লিখেছি বাংলায়। এদেশে বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা করেন এমন অনেকেই বাংলায় বই লিখেছেন এবং লিখছেন। তাদের বই পড়তে তেমন কারও অসুবিধা হয়েছে বলে মনে হয় না। সুতরাং বাংলায় বিজ্ঞানচর্চাটা গুরুত্বপূর্ণ। *মহাবিশ্বের অধ্যয়ন মোটা দাগে অনন্য এক অভিজ্ঞতা। অন্তত: এক দিক থেকে এটা সামগ্রিকতাকে বোঝার একটা প্রয়াস। আমরা, চিন্তাশীল সত্ত্বার অধিকারীরা নিউট্রন তারকা আর শ্বেত বামনদের নিয়ে গঠিত এই মহাবিশ্বের অংশ, এবং আমাদের গন্তব্য অনুদ্ধরণীয়ভাবে এই মহাবিশ্বের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে। * মোমবাতি হওয়া সহজ কাজ নয়। আলো দেওয়ার জন্য প্রথম নিজেকেই পুড়তে হয়। * প্রতিটি মানুষকে একটা নির্দিষ্ট কাজের জন্য তৈরি করা হয়েছে এবং সেই কাজটি তার হৃদয়ে গ্রন্থিত আছে। প্রতিটি মানুষ ভেতর থেকে ঠিক সেই কাজটি করার জন্যই তাড়না অনুভব করে। * গতকাল আমি বুদ্ধিমান ছিলাম, তাই পৃথিবীটাকে বদলে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আজ আমি জ্ঞানী, তাই নিজেকে বদলে ফেলতে চাই। * স্রষ্টার কাছে পৌঁছানোর অজস্র পথ আছে। তার মাঝে আমি প্রেমকে বেছে নিলাম। * যদি তুমি চাঁদের প্রত্যাশা কর, তবে রাত থেকে লুকিয়োনা। যদি তুমি একটি গোলাপ আশা কর, তবে তার কাঁটা থেকে পালিয়োনা, যদি তুমি প্রেমের প্রত্যাশা করো, তবে আপন সত্তা থেকে হারিওনা। হিলারি হিন্টন "জিগ" জিগলার ৬ নভেম্বর ১৯২৬ ২৮ নভেম্বর ২০১২) একজন আমেরিকান লেখক, বিক্রয়কর্মী এবং প্রেরণাদায়ক বক্তা ছিলেন। *সময়ের অভাব নয় বরং দিকনির্দেশের অভাবই সমস্যা। চব্বিশ ঘন্টা দিন তো আমাদের সবারই আছে। আরও দেখুন মনোযোগ দিকনির্দেশ সময়ানুবর্তিতা) *অবশ্যই অনুপ্রেরণা স্থায়ী নয়। এটা অনেকটা স্নান করার মত, তেমন কিছু না কিন্তু এমন কিছু যা আপনার নিয়মিত করা উচিত। *ধনী ব্যক্তিদের আছে ছোট টিভি ও বড় লাইব্রেরি, আর দরিদ্রদের আছে ছোট লাইব্রেরি ও বড় টিভি আছে। আরও দেখুন বুদ্ধিমত্তা টেলিভিশন লাইব্রেরি দরিদ্র ধনী) * যদি বাধা আসে তাহলে আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য দিক পরিবর্তন করেন; কখনও সেখানে পৌঁছানোর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করবেন না। * কাউকে দিয়ে দেওয়ার পরও যে জিনিস আপনি রেখে দিতে পারেন তার মধ্যে আছে আপনার কথা, একটি হাসি আর একটি কৃতজ্ঞ হৃদয়।" আরও দেখুন কৃতজ্ঞতা হাসি প্রতিশ্রুতি দান) *আপনার সমগ্র অস্ত্রাগারে আপনার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনুপ্রেরণার হাতিয়ার হল সততা। *সর্বোত্তমটি আশা কর। সর্বনিকৃষ্ট অবস্থার জন্য প্রস্তুত হও। যা সামনে আসছে তা কাজে লাগাও। *অসাধারণ ব্যক্তিদের মধ্যে একটা জিনিস প্রতীয়মান হয় তা হল কোনো বিশেষ কাজের জন্য তীক্ষ্ণ অনুভূতি জিমি ডোনাল "জিম্বো" ওয়েলস জন্ম: ৭ আগস্ট ১৯৬৬) একজন মার্কিন ইন্টারনেট উদ্যোক্তা, যিনি অনলাইন অলাভজনক বিশ্বকোষ "উইকিপিডিয়া"-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং অলাভজনক ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি "উইকিয়া"-এর প্রবর্তক হিসেবে পরিচিত। * যদি আমরা পৃথিবীর সবাইকে এক জায়গায় জড়ো করে তারা যা জানে সব লিপিবদ্ধ করতে পারতাম তবে কেমন হতো? * ভাবুনতো এমন এক পৃথিবীর কথা, যেখানে সমস্ত জ্ঞানে সব মানুষের থাকবে অবাধ প্রবেশাধিকার। আর এটাই আমাদের প্রতিজ্ঞা। * আমি স্বাধীনতার একজন বড় সমর্থক: বাকস্বাধীনতা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, চিন্তার স্বাধীনতা। * পর্যাপ্ত সময় দেওয়া হলে মানুষ উইকিপিডিয়াকেও নষ্ট করে ফেলবে ঠিক যেমন তারা অন্য সব কিছু নষ্ট করে ফেলেছে। তবে এখন পর্যন্ত উইকিপিডিয়া খুব একটা খারাপ না। জিয়াউর রহমান ১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে। তবে মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর পর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন থাকার সময় সংবিধান লঙ্ঘন, শেখ মুজিবের আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশত্যাগে সহায়তা এবং তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের অভিযোগে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) তার বীর উত্তম খেতাব বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, তার খেতাব বাতিল করা হয়নি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১শে এপ্রিল তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েমকে সরিয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন। ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি চার বছর বাংলাদেশ শাসন করার পর ১৯৮১ সালের ৩০শে মে এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামে নির্মমভাবে নিহত হন। * আমি, মেজর জিয়া, বাংলাদেশ লিবারেশন আর্মির প্রাদেশিক কমাণ্ডার-ইন-চিফ, শেখ মুজিবর রহমানের পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি। * যে সব রাজনৈতিক নেতারা জনগনের কল্যানে নিজেদের নিয়োজিত না করে শুধু বিলাস বহুল জীবন যাপন করে তাদের জন্য রাজনীতি করাকে আমি কঠিন করে তুলব। * জনগন যদি রাজনৈতিক দল হয়, তা'হলে আমি সেই দলে আছি। * টাকা কোনো সমস্যা নয়। | উক্তি একজনের জীবনের মূল্য আছে যতক্ষণ না একজন অন্যের জীবনকে ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, ক্রোধ এবং সমবেদনার মাধ্যমে মূল্যায়ন করে। | গ্রন্থ সাকসেসফুল এজিং এ কনফারেন্স রিপোর্ট (১৯৭৪) এর ১৪২ পৃষ্ঠায় উদ্ধৃত | শ্রেণি ভালোবাসা বন্ধুত্ব ক্রোধ সমবেদনা]] | উক্তি জীবন খুব আশ্চর্যজনক এবং পৃথিবীর আশ্চর্যের কোন শেষ নির্ধারিত নেই। | গ্রন্থ দ্য সিলভার স্ট্যালন এ কমেডি অব রেডেম্পশন (১৯২৬ দ্য জেন্ডার, ইন বুক সেভেন হোয়াট স্যারাইডে ওয়ান্টেড, চ. ৪৫ দ্য জেন্ডার অলসো জেনেরালাইজেস | লেখক জেমস ব্র্যাঞ্চ ক্যাবেল | উক্তি যারা জীবনকে বিশুদ্ধ বিনোদনের চেয়ে বেশি কিছু হিসাবে দেখে তারা মূল বিষয় থেকে দূরে আছে। | গ্রন্থ হোয়েন উইল জেসাস ব্রিং পর্ক চপস ২০০৪) রূপসী বাংলা জীবনানন্দ দাশ, প্রকাশক- সিগনেট প্রেস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৪ উনিশশো চৌত্রিশের, জীবনানন্দ দাশের গ্রন্থিত-অগ্রন্থিত কবিতাসমগ্র, আবু হাসান শাহরিয়ার সম্পাদিত, প্রকাশক- সাহিত্য বিকাশ, ঢাকা, প্রথম প্রকাশ- ফেব্রুয়ারি ২০০৮, দ্বিতীয় মুদ্রণ- ফেব্রুয়ারি ২০১০, পৃষ্ঠা ৬৩৮ আলোকপত্র, জীবনানন্দ দাশের গ্রন্থিত-অগ্রন্থিত কবিতাসমগ্র, আবু হাসান শাহরিয়ার সম্পাদিত, প্রকাশক- সাহিত্য বিকাশ, ঢাকা, প্রথম প্রকাশ- ফেব্রুয়ারি ২০০৮, দ্বিতীয় মুদ্রণ- ফেব্রুয়ারি ২০১০, পৃষ্ঠা ৫২২ জোসেফ রবিনেট বাইডেন জুনিয়র জন্ম ২০ নভেম্বর ১৯৪২) একজন মার্কিন রাজনীতিবিদ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম রাষ্ট্রপতি। ২০২০ সালের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পরাজিত করার পর ২০২১ সালের ২০ জানুয়ারি তিনি ৪৬তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। ডেমোক্রেটিক পার্টির একজন সদস্য বাইডেন এর আগে ২০০৯ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ৪৭তম ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ১৯৭৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ডেলাওয়্যারের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। * আমাদের সমাজে আদর্শবাদের আগুন পুনরুজ্জীবিত করতে হবে কারণ যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতিকে সীমাহীন নিন্দাবাদ এবং উদাসীনতা ছাড়া আর কিছুই শ্বাসরোধ করে না। আমাদের সমাজে সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যকে পুনরুদ্ধার করতে হবে। কেবলমাত্র আমরা একে অপরের প্রতি এবং আমাদের দেশের প্রতি একটি সাধারণ বাধ্যবাধকতা স্বীকার করে আমরা আমাদের জাতীয় বা ব্যক্তিগত সম্ভাবনাকে সর্বাধিক করার আশা করতে পারি। আমাদের অবশ্যই আমেরিকার একত্ব পুনরুদ্ধার করতে হবে। আমেরিকা যত্নশীল সম্প্রদায়ের নির্বিঘ্ন ওয়েব হয়ে উঠেছিল এবং অবশ্যই আবারও হয়ে উঠবে। * বিচারের মান আর ফলাফল নয়, বরং গাম্ভীর্যের ঝিকিমিকি চিত্র, রাতের সংবাদে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে নিখুঁতভাবে তৈরি করা হয়েছে। এই বিশ্বে, আবেগ সন্দেহজনক হয়ে উঠেছে গৃহীত শৈলীটি মসৃণ, বীজবারক এবং আবেগহীন। * প্রত্যেক পূর্ণিমায় চাঁদ আকাশের কোন্ নক্ষত্র-মণ্ডলে থাকে, আমাদের পূর্ব্বপুরুষেরা ভাল করিয়া দেখিতেন এবং সেই নক্ষত্রের নামে মাসের নাম দিতেন। বৎসরের যে মাসটিকে আমরা বৈশাখ বলি, সেই সময়ে চাঁদ বিশাখা নক্ষত্রে আসিয়া পূর্ণিমা দেখাইত; তাই ঐ মাসের নাম বৈশাখ হইয়াছিল। ইহার পরের পূর্ণিমা জ্যেষ্ঠা নক্ষত্রে হইত, তাই বৈশাখের পরের মাসটির নাম জ্যৈষ্ঠ হইয়াছিল। * এক্ষণে স্মরণ করিয়া দেখ যে, পৌষ মাস হইতে জ্যৈষ্ঠমাসে আমরা এত তপাধিক্য ভোগ করি, তাহার কারণ পৌষ মাসে দিন ছোট, জ্যৈষ্ঠ মাসের দিন তিন চার ঘণ্টা বড়। যদি দিনমান তিন চারি ঘণ্টা মাত্র বড় হইলেই, এত তাপাধিক্য হয়, তবে পাক্ষিক চান্দ্র দিবসে না জানি চন্দ্র কি ভয়ানক উত্তপ্ত হয়। ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র ১৪ সেপ্টেম্বর ১৮৮৮ ২৬ জানুয়ারি ১৯৬৯) ছিলেন একজন বাঙালি ধর্মগুরু। তার আসল নাম ছিল অনুকূলচন্দ্র চক্রবর্তী। তিন সৎসঙ্গ নামক সংগঠনের প্রবর্তক। তিনি ব্রিটিশ ভারতের বঙ্গ প্রদেশের পাবনা জেলার হিমায়তপুরে জন্মগ্রহণ করেন, যা বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্গত। অনুকূলচন্দ্র দেওঘরে তপোবন বিদ্যালয়, দাতব্য চিকিৎসালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ, পাবলিশিং হাউস, ছাপাখানা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অনুকূলচন্দ্র ঠাকুর প্রায় ৪৬টি পুস্তকের রচয়িতা। এই পুস্তকগুলিতে ধর্মশিক্ষা, সমাজ সংস্কার প্রভৃতি বিষয়ে উপদেশসমূহ লেখা হয়েছে। * মরো না মেরো না, পারতো মৃত্যুকে অবলুপ্ত কর। * অন্যে বাঁচায় নিজে থাকে, ধর্ম বলে জানিস তাকে। * ধর্মে সবাই বাঁচে-বাড়ে, সম্প্রদায়টা ধর্ম না রে। * অশিক্ষিতকে শিক্ষা দেওয়া বরং অনেক সোজা হয়, কুশিক্ষিতদের শিক্ষক হওয়া সেটাই কঠিন কাজ সোজা নয়। * যদি সাধনায় উন্নতি লাভ করতে চাও, তবে কপটতা ত্যাগ কর। * সহিতে তুমি না পারো যদি অন্যের কটু ব্যবহার, কেমন করে সইবে তারা তোমার তিক্ত অত্যাচার। * সব মতই সাধনা বিস্তারের জন্য, তবে তা নানান প্রকারের হতে পারে; আর যতটুকু বিস্তারে যা হয় তাই অনুভূতি ও জ্ঞান। তাই ধর্ম অনুভূতির উপর। ডগলাস অ্যাডামস মার্চ ১১,১৯৫২-মে ১১,২০০১) হলেন একজন ব্রিটিশ লেখক এবং কৌতুকবিদ। * উড়া শিখতে হলে মাটিতে পড়তে হয়।{{fact}} * লন্ডনে পোর্শে গাড়ি চালানো অনেকটা ফুটবল খেলায় মিং ফুলদানি নিয়ে আসার মতো। * আমাদের পৃথিবীকে বাঁচাতে হবে না। পৃথিবীটা এত বড় যে সে নিজের দেখাশোনা করতে সক্ষম। আমাদের যে বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন হতে হবে তা হলো আমরা যে পৃথিবীতে বাস করি তা আমাদেরকে নিজের মধ্যে টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হবে কি না। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে মে, ২০০১-এ দেওয়া বক্তব্যে। ফাইল ১: আধুনিক যুগের শার্লক হোমস ফাইল ২: মহান গোয়েন্দা ছোট হয়ে গেছে রান তোমার পছন্দের কোন মেয়ে আছে? রান তুমি বুঝলে না! তোমার যদি কারো প্রতি আগ্রহ থাকে, যেমন স্কুলে কোনান উম, না, না নিজের কাছে আরে, ওই এই মেয়েটা হঠাৎ কী জিজ্ঞেস করছে? রান আমি করি এমন একজন মানুষ আছে যাকে আমি সত্যি পছন্দ করি কোনান ওহ চিকনভাবে এটা কি হতে পারে সেই শিনিচি লোকটি যাকে তুমি আগে খুঁজছো? রান যখন সে ছোট ছিল, তখন থেকেই সে একটা ঝামেলা ছিল, সর্বদা নিজেকে নিজে ব্যস্ত থাকে, সর্বদা একটি রহস্যময়ী কিন্তু যখনই তোমার তাকে প্রয়োজন, সে নির্ভরযোগ্য, সাহসী ও শান্ত আমি সত্যিই আমি সত্যিই শিনিচিকে পছন্দ করি! রান কিন্তু তাকে বলবে না, ঠিক আছে? ফাইল ১৬: শয়তানের ন্যায় এক মহিলা ফাইল ১৯: ভূগর্ভস্থ কক্ষের দুঃস্বপ্ন ফাইল ৫১: মুখোশের পেছনের সত্য ফাইল ৯৫: পূর্বের মহান গোয়েন্দার আগমন কোনান নিখুঁত ব্যক্তি বলে কিছু নেই। এমনকি আমি শুধু একজন মানুষ কোনান সে একদিন ফিরে আসবে। মরে গেলেও সে ফিরে আসবে। সে চেয়েছিল আমি তোমাকে তার জন্য অপেক্ষা করতে বলি, যাই হোক না কেন। তাই তাই ফাইল ৩১৩: একটি সাহসী সিদ্ধান্ত শ্যারন ভিনেয়ার্ড এটা ঠিক কোনো দেবদূত আমার দিকে হাসেনি একবারও না ফাইল ৪৩৩: মুখোশের পেছনের সত্য ফাইল ৪৩৭: আই হাইবারার সমাধান আমি জিজ্ঞেস করছি এর কি মূল্য থাকবে। টাকা যথেষ্ট হলে, আপনার ইচ্ছাশক্তি কি বিক্রির জন্য পাওয়া যাবে? একটি ইচ্ছাশক্তি যা টাকা দিয়ে কেনা যায় এর মানে কি? আপনার ইচ্ছাশক্তি যদি টাকা দিয়ে কেনা যায়, তাহলে সেই টাকা দিয়েই তা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ডেভিড ঈগলম্যান ইংরেজি: David Eagleman; জন্ম: এপ্রিল ২৫, ১৯৭১) স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন স্নায়ুবিজ্ঞানী। এছাড়াও তিনি অনেক ফিকশন ও নন-ফিকশন বইয়ের লেখক। * বিজ্ঞানে, একটি জীবন থেকে আপনি যা শিখেছেন তা হল আমাদের অজ্ঞতার বিশালতা। * যার মাঝে সীমাহীন উৎসাহ, বুদ্ধি ও একটানা কাজ করার গুন থাকে, তার সফল হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। * একটি সুখের সংসার ধ্বংস করার জন্য শয়তান যতগুলো অস্ত্র আবিস্কার করেছে তার মধ্যে মারাত্নক অস্ত্র স্ত্রীর ঘ্যানর ঘ্যানর। * কর্মহীন জীবন হতাশার কাফনে জড়ানো একটি জীবন্ত লাশ। * অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন। * যদি ভালোভাবে বাঁচতে চান তা হলে মনে রাখবেন-সমস্যাকে তুচ্ছজ্ঞান করতে হবে, আর্শীবাদকে গণ্য করতে হবে। ড্যাড্ডি ডে কেয়ার হল ২০০৩ সালের হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র। এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এড্ডি মুরফি এবং জেফ গার্লিন। এই চলচ্চিত্রের কাহিনী দুই বেকার ব্যক্তিকে নিয়ে। পরিচালনায় স্টেভ কার্য. লিখেছেন গেয়ফ রোডকি'' চ্যাপম্যান একাডেমিতে হাঁটতে হাঁটতে] এই জায়গাটি লক্ষ্য কর। এটা প্রিন্সটন প্রেসকুলার দের জন্য যখন মিস হার্রিডানের বাড়িতে তার সাথে মূখোমুখি] আমি কি আপনার কাছে কোন পানীয় পেতে পারি? কফি, চা, পানি, অথবা চোখের গোধা? * তুমি যদি স্টার ট্রাক কোম্পানীর কর্মীর সাথে এটা কর তাহলে, তাহলে আমি তোমাকে আঠাল গুল্মে ধাক্কা দেব। * ক্যারট যখন তোমার সাথে এটা করেছিল, তখন তোমার কিছু হবেনা কিন্তু কুমকুয়াট। * তাড়াতাড়ি নিরাপত্তার আশ্রয় নাও।দরজা ভয়ানক। যখন চার্লি ফুটবল খেলা বিশ্লেষণ করছিলেন] এটা কেমন হত যদি আমরা বৃত্তের মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করতাম? ফিল জনাব ব্রুস লির কোন অনুষ্ঠান কিম তোমার দিন কেমন কাটল, প্রিয়? কিম তুমি তোমার চাকরি হারিয়েছ? চার্লি আমাকে এবং ৩০০ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বেক্কা আমাদের জিনিসপত্র সম্পর্কে আরও জানতে হবে! চার্লি জিনিসপত্র সম্পর্কে আরও জানতে হবে? বেক্কা হ্যাঁ। এটা আমাদের কঠিন বয়স। তোমার মনকে মানাতে হবে! তসলিমা নাসরিন জন্ম: ২৫ আগস্ট ১৯৬২) বাংলাদেশের একজন সাহিত্যিক ও চিকিৎসক। বিংশ শতাব্দীর আশির দশকে একজন উদীয়মান কবি হিসেবে সাহিত্যজগতে প্রবেশ করে তসলিমা এই শতকের শেষের দিকে নারীবাদী ও ধর্মীয় সমালোচনামূলক রচনার কারণে আন্তর্জাতিক খ্যাতি লাভ করেন। * যৌন উত্তেজনা বেড়েছে তোমার, সে তোমার সমস্যা, আমার নয়। তোমার সেটি বাড়ে বলে আমার নাক চোখ মুখ সব বন্ধ করে দেবে, এ হতে পারে না। আমি তোমার ব্যক্তিগত সম্পত্তি নই যে তুমি আমাকে আদেশ দেবে আমি কি পরবো, কীভাবে পরবো, কোথায় যাবো, কতদূর যাবো। তোমার সমস্যার সমাধান তুমি করো। আমাকে তার দায় নিতে হবে কেন! যৌন উত্তেজনা আমারও আছে, সে কারণে তোমার নাক চোখ মুখ ঢেকে রাখার দাবি আমি করিনি। * আমার সংজ্ঞায় চরিত্রহীনতার সঙ্গে যৌনতার কোনও সম্পর্ক নেই, সম্পর্ক আছে শঠতা, নীচতা, অসততা, মিথ্যে, প্রতারণা, ছলনা, চাতুরীর সঙ্গে। * নিজেদের অধিকারের ব্যাপারে সামান্য সচেতন হলে মেয়েরা নিশ্চয়ই বুঝত যে জগতে যত নির্যাতন আছে মেয়েদের বিরুদ্ধে, সবচেয়ে বড় নির্যাতন হল- মেয়েদের সুন্দরী হওয়ার জন্য লেলিয়ে দেওয়া। * যে সমাজে শিক্ষিত, স্বনির্ভর, সচেতন মেয়ের সংখ্যা বেশি, সেই সমাজে বিচ্ছেদের সংখ্যাটা বেশি, বিয়ের সংখ্যাটা কম। * হে নারী, কেউ যদি তোমাকে ধর্ষণ করতে আসে, তুমিও তাকে ধর্ষণ করে দাও। পুরুষদের দেখিয়ে দাও, ধর্ষণ শুধু তারা নয়, তোমরাও পারো। তুরস্ক তুর্কি Türkiye বা তুর্কিয়ে সরকারি নাম প্রজাতন্ত্রী তুরস্ক তুর্কি Türkiye Cumhuriyeti বা ত্যুর্কিয়ে জুম্‌হুরিয়েতি পশ্চিম এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। তুরস্কের প্রায় পুরোটাই এশীয় অংশে, পর্বতময় আনাতোলিয়া (তুর্কি: Antalya আন্তালিয়া বা এশিয়া মাইনর উপদ্বীপে পড়েছে। তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারা আনাতোলিয়াতেই অবস্থিত। তুরস্কের বাকী অংশের নাম পূর্ব বা তুর্কীয় থ্রাস ও এটি ইউরোপের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় অবস্থিত। এই অঞ্চলটি উর্বর উঁচু নিচু টিলাপাহাড় নিয়ে গঠিত। এখানে তুরস্কের বৃহত্তম শহর ইস্তাম্বুল অবস্থিত। সামরিক কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তিনটি জলপথ এশীয় ও ইউরোপীয় তুরস্ককে পৃথক করেছে মার্মারা সাগর, এবং বসফরাস প্রণালী ও দার্দানেলেস প্রণালী। এই তিনটি জলপথ একত্রে কৃষ্ণ সাগর থেকে এজিয়ান সাগরে যাবার একমাত্র পথ তৈরি করেছে। * তুরস্ক আজারবাইজান, সিরিয়া, লিবিয়া এবং পূর্ব ভূমধ্যসাগরের অধিকারগুলি শক্তিশালী এবং অন্যায়কারীদের করুণার উপর ছেড়ে দেয় না, যাদের বলার জন্য দুর্দান্ত বিবৃতি রয়েছে; এটি যেখানে প্রয়োজন সেখানে তার অধিকার দাবি করার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি সংগ্রহ করে। সশস্ত্র ইউএভি, কিরপিস হেজহগস ভারী সাঁজোয়া ট্রুপ ক্যারিয়ার তুর্কি ক্যানন এবং প্রতিরক্ষা শিল্পের সমস্ত পণ্য দ্বারা প্রদর্শিত দর্শনীয় পারফরম্যান্স শুধুমাত্র ন্যায়বিচারের শক্তি প্রদর্শন করছিল। হে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের তুর্কি সন্তান! আপনি দেখতে পাচ্ছেন, এই পরিস্থিতিতেও তুরস্কের স্বাধীনতা ও প্রজাতন্ত্রকে রক্ষা করা আপনার কর্তব্য! আপনার প্রয়োজন হবে যে শক্তি আপনার শিরায় প্রবাহিত মহৎ রক্তে উপস্থিত! *আমি তুরস্ক ভালোবাসি। আমি প্রথম বিশের দশকের প্রথম দিকে সেখানে ভ্রমণ করি, যখন আমি ১৯১৫ সালের দারদানেলেস অভিযানে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলাম। আমি অবিলম্বে লোকেদের পছন্দ করেছি সাহসী, উদার, অতিথিপরায়ণ এবং দেশপ্রেমিক, যদিও একটু ষড়যন্ত্র তত্ত্বের দিকে ঝুঁকে পড়ে। আমি তুরস্ককে এই অঞ্চলের মডেল হিসেবে দেখেছি। তুলসীদাস ১৫৩২–১৬২৩) ছিলেন একজন হিন্দু সন্তকবি, ধর্মসংস্কারক ও দার্শনিক। তিনি গোস্বামী তুলসীদাস নামেও পরিচিত ছিলেন। তুলসীদাস তার রাম-ভক্তির জন্য প্রসিদ্ধ। তিনি একাধিক জনপ্রিয় গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। রামচরিতমানস মহাকাব্যের জন্য তিনি সর্বাধিক পরিচিত। শ্রীতুলসীদাস কেবল কবি ছিলেন না, তিনি সাধক ও পরম ভক্ত ছিলেন। তার রচিত দৌঁহাবলী পাঠ করলে ভক্তিরসের পরিচয় পাওয়া যায়। তুলসীদাসকে হিন্দি, ভারতীয় ও বিশ্ব সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি মনে করা হয়। তুলসীদাস তার জীবনের অধিকাংশ সময়টাই বারাণসী শহরে অতিবাহিত করেন। বারাণসীতে গঙ্গা নদীর তীরে তুলসীঘাট তারই নামাঙ্কিত। বারাণসীতে সঙ্কটমোচন হনুমান মন্দির তারই প্রতিষ্ঠিত। রামভক্ত হনুমানের জনপ্রিয় স্তোত্র হনুমান চালিশা তুলসীদাসেরই রচনা বলে মনে করা হয়। পদমর্যাদা লাভ করে অহঙ্কারযুক্ত হয় না, এমন লোক জগতে বিরল। (শ্রীরামচরিতমানস) ত্রৈলঙ্গ স্বামী কথিত ২৭ নভেম্বর ১৬০৭ ২৬ ডিসেম্বর ১৮৮৭ যার সন্ন্যাসীর নাম স্বামী গণপতি সরস্বতী। তিনি একজন হিন্দু যোগী ছিলেন। তাঁর যোগশক্তি ও দীর্ঘায়ু সম্পর্কে নানান কাহিনী রয়েছে। কিছু বিবরণ অনুসারে, ত্রৈলঙ্গ স্বামী ২৮০ বছর বয়স পর্যন্ত জীবিত ছিলেন। বারাণসীতে তিনি আসি ঘাট, হনুমান ঘাটে বেদব্যাস আশ্রম, দশাশ্বমেধ ঘাট সহ বিভিন্ন স্থানে থাকতেন। ত্রৈলঙ্গ স্বামীর জীবন ঈশ্বর পরিচালিত। গঙ্গাবক্ষ ছিল তার লীলাক্ষেত্র। গঙ্গাবক্ষে কখনও কাষ্ঠখণ্ডের মতো ভাসছেন, কখনও তলিয়ে যাচ্ছেন। ব্রৈলঙ্গস্বামী জ্ঞানমার্গী, অষ্টসিদ্ধির অধিকারী। আমিই ব্রহ্ম-এই বাক্যটির সাক্ষাৎ প্রতিমূর্তি। * ধর্মের পথ খুবই উদার। যাঁর যে মতে বিশ্বাস তিনি সেই মতেই ধর্ম লাভ করতে সমর্থ হন। কখনও কারো ধর্মে বিশ্বাস ভঙ্গ করা কোন মতেই উচিত নয়। * ধর্মের মূল হল—হৃদয়, মন ও শক্তির সঙ্গে ঈশ্বরে ভক্তি আর বিশ্বাস। * উপাস্য দেবতা এক। যে ব্যক্তি, যে-কোনও নামে, যেভাবে পুজা করুক। সেই একেরই পূজা করে, কারণ দেবতা একমাত্র অদ্বিতীয়। দ্বিতীয় নাই। তিনি শিবম। আশাবতীর উপাখ্যান' গ্রন্থে বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর লিখিত ত্রৈলঙ্গ স্বামীর উক্তি) * আমি তখন ভারতবর্ষীয় ব্রাহ্মসমাজে ছিলাম। তখন একবার কাশীধামের বিখ্যাত ত্রৈলঙ্গ স্বামীজির সহিত আমার সাক্ষাৎ হয়। আমি প্রাতে উঠিয়া বাহির হইতাম এবং প্রায়ই ত্রৈলঙ্গ স্বামীর সঙ্গে সঙ্গে থাকিতাম। কোন কোন দিন একটু বেলা হইলে, স্বামীজী ইঙ্গিতে আমার ক্ষুধা লাগিয়াছে কিনা জিজ্ঞাসা করিতেন। ক্ষুধা লাগিয়াছে বলিলে, রাস্তাতে সুবিধামত কাহাকেও বলিতেন ‘উহার জন্য কিছু খাবার আন।’ অমনি তাহারা ৫/৭ জনের খাবার নিয়া আসিত। আমি বলিতাম, ‘এত খাইতে পারিৰ না, আপনি খাবেন কি?’ তাহাতে তিনি স্বীকৃত হইয়া তাঁহার মুখের ভিতর খাবার দেওয়ার জন্য বলিতেন। স্বামীজী খুব খাইতে পারিতেন। **ত্রৈলঙ্গ স্বামী সম্পর্কে বিজয়কৃ্ষ্ণ গোস্বামী। র‍্যাঞ্ছোড়দাশ শ্যামলদাশ বা ফুংসুক ওয়াংড়ু * আল ইজ ওয়েল (সবকিছু ঠিক আছে।) * বৎস! যোগ্য হও। যোগ্য হলে সফলতা তোমার পিছনেই ছুটে আসবে। প্রফেসর ভীরু সহস্ত্র বুদ্ধে (সংক্ষেপে ভাইরাস * প্রেম এবং যুদ্ধে সবকিছুই বৈধ, আর এটি তো বিশ্বযুদ্ধ… * জীবনটা একটা দৌঁড় প্রতিযোগিতা…যদি তুমি দ্রুত না দৌড়াও…তুমি হবে পড়ে ভেঙ্গে যাওয়া ডিমের মত। কারিনা কাপুর পিয়া সাহাস্ত্রবুদ্ধে হিসাবে আর মাধবন ফারহান কুরেশি হিসাবে শারমান যোশি রাজু রাস্তোগি হিসাবে বোমান ইরানি বীরু সহস্ত্রবুদ্ধিে হিসাবে ওমি বৈদ্য চাতুর রামালিঙ্গম হিসাবে মোনা সিং মোনা সাহাস্ত্রবুদ্ধে হিসাবে এবং দয়ানন্দ সরস্বতী ১২ ফেব্রুয়ারি ১৮২৪ – ৩০ অক্টোবর ১৮৮৩) একজন হিন্দু ধর্মগুরু, সমাজ সংস্কারক এবং আর্যসমাজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। পশ্চিম ভারতের কাথিয়াওয়াড়ের মোরভি শহরে এক নিষ্ঠাবান ব্রাহ্মণ পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার গার্হস্থ্যাশ্রমের নাম মূলশংকর তিওয়ারী। তিনি পূর্ণানন্দ সরস্বতী নামক সন্ন্যাসীর নিকট হতে সন্ন্যাস গ্রহণ করেন, তখন তার নাম হয় দয়ানন্দ সরস্বতী। দয়ানন্দ সরস্বতী নিরাকার একেশ্বরবাদের মত প্রচার করেছিলেন। বৈদিক শাস্ত্রের প্রতি মানুষের বিমূখতার জন্য তিনি বৈদিক বিদ্যালয়ের গুরুত্ব উপলব্ধি করেন। বিভিন্ন স্থানে বৈদিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেন। * ঈশ্বর হলেন সচ্চিদানন্দ স্বরূপ, নিরাকার, সর্বশক্তিমান, ন্যায়পরায়ণ, করুণাময়, অজাত, চিরন্তন, নির্বিকার, অনাদি, অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, সর্বব্যাপী, অন্তর্যামি, অবিনশ্বর, অমর, অভয়, চির পবিত্র এবং সৃষ্টিকর্তা। তিনি উপাসনার যোগ্য। * মানুষের জীবনে 'তৃষ্ণা' ও 'আকাঙ্ক্ষা' আছে, আর এগুলোই দুঃখের মূল কারণ। * এই 'দেহ নশ্বর এই দেহের মাধ্যমে আমরা একটি মাত্র সুযোগ পেয়েছি মানবতা' আর 'আত্মবিবেক' কী তা প্রমাণ করার। * যে অহংকার করে, তার নিশ্চয়ই পতন হয়েছে। মানুষের' মন যদি 'শান্ত' হয় চিত্ত' সুখী হয়, হৃদয় 'আনন্দিত' হয়, তবে সেটা অবশ্যই সৎকর্মের 'ফল'। * যখন আমি দুঃখিত থাকি, তখন আমি নিজেকে এতটাই বিশ্রী মনে করি যে এটি আমাকে হাসায়; যখন আমি প্রফুল্ল থাকি, তখন আমি এমন মূর্খতাপূর্ণ রসিকতা করি যে আমি কাঁদতে চাই। আন্দ্রে গাইড, দ্য কাউন্টারফেইটার্সে আরমান্ড, ডি. বুসি ট্রান্স. পৃ. ৩৭২ * মনে করুন, একজন যুবক কতবারই এমন একজনের কাছ থেকে ভালোবাসা কামনা করে যে তাকে তা দিতে পারে না, যাকে দেওয়ার মতো নেই! এই ধরনের আকাঙ্ক্ষা থেকে প্রায়ই প্রচুর দুঃখ, ঈর্ষা এবং অন্যান্য অনেক খারাপ অনুভূতি আসে। আপনি বলবেন যে এমন ইচ্ছা স্বাভাবিক; নিঃসন্দেহে এটি স্বাভাবিক। আর ভালোবাসা যা ফিরিয়ে দেওয়া হয় তা সুখের একটি দুর্দান্ত উৎস। তবুও যদি এটি ফিরিয়ে দেওয়া না যায়, তবে একজন ব্যক্তির উচিত পরিস্থিতিকে মেনে নেওয়ার শক্তি থাকা উচিত এবং অতৃপ্ত আকাঙ্ক্ষার কারণে দুঃখ হতে দেওয়া উচিত নয়। সি.ডব্লিউ. লিডবিটার, দ্য মাস্টার্স অ্যান্ড দ্য পাথ ১৯২৫) * আমি ভয় করি যে তিনি যখন বৃদ্ধ হবেন তখন তিনি ক্রন্দনরত দার্শনিক প্রমাণ করবেন, যৌবন এতটাই অমানবিক দুঃখে পরিপূর্ণ। শেক্সপিয়র, পোর্শিয়া তার একজন অভিযোক্তার ব্যাপারে বর্ণনা করছেন, দ্য মার্চেন্ট অফ ভেনিস, অ্যাক্ট ১, দৃশ্য ২। * কপালে সুখ লেখা না থাকলে সে কপাল পাথরে ঠুকেও লাভ নেই। এতে কপাল যথেষ্টই ফোলে, কিন্তু ভাগ্য একটুও ফোলে না। * পৃথিবীর নিয়ম বড় অদ্ভুদ, যাকে তুমি সবচেয়ে বেশী ভালবাস সেই তোমার দু:খের কারন হবে। * ধনীরা যে মানুষ হয় না, তার কারণ ওরা কখনো নিজের অন্তরে যায় না। দুঃখ পেলে ওরা ব্যাংকক যায়, আনন্দে ওরা আমেরিকা যায়। কখনো ওরা নিজের অন্তরে যাতে পারে না, কেননা অন্তরে কোনো বিমান যায় না। * আমি সবসময় নিজেক সুখী ভাবি, কারণ আমি কখনো কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করি না, কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করাটা সবসময়ই দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। * বঙ্গ আমার! জননী আমার! ধাত্রী আমার! আমার দেশ *ব্যস, এমনই হয়। আপনি একজন যোদ্ধা, আপনাকে লড়তেই হবে। স্টোকার হ্যাঁ, শীর্ষস্থান। এবং আমি শুধু এক ঘুষি দূরে আছি। জুলি আমার মনে আছে যে তুমি আমাকে প্রথমে বলেছিলে। আপনি তখন টাইটেল শট থেকে মাত্র এক ঘুষি দূরে ছিলেন। আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন না, বিল, আপনি সবসময় শুধু এক ঘুষি দূরে থাকবেন। রেড আমি তোমাকে বলছি, টাইনি, তোমার ওকে ঢুকতে দিতে হবে। টাইনি আমাকে কতবার বলতে হবে? একটি চম্প আপ স্মার্টেনিং মধ্যে কোন শতাংশ নেই। * আমি একজন মানুষ চাই মানব পাঞ্চিং ব্যাগ নয়! * চাঞ্চল্যকর ছবি যা আপনি শুনেছেন এবং পড়ছেন! * ধর্ম সাধারণ মানুষের কাছে সত্য, জ্ঞানীদের কাছে মিথ্যা এবং শাসকের কাছে প্রয়োজনসাধক। * বিশ্ব আমার দেশ, সমগ্র মানবজাতি আমার ভাই, এবং ভাল কিছু করা আমার ধর্ম। * ধর্ম হচ্ছে মানুষের ভিতর যে ব্রহ্মত্ব প্রথম থেকেই বিদ্যমান, তারই প্রকাশ। * আমার ধর্ম খুব সহজ। আমার ধর্ম দয়া। * প্রার্থনা ঈশ্বরের উদ্দেশ্যের সাথে আমাদেরকে একত্রিত করে। * প্রার্থনা ঈশ্বরকে পরিবর্তন করে না, কিন্তু যে প্রার্থনা করে তাকে পরিবর্তন করে। * প্রার্থনা হল সকালের চাবিকাঠি ও সন্ধ্যার অর্গল। * ধর্ম মানবতা এবং ঈশ্বরের মধ্যে চিরস্থায়ী সংলাপ। শিল্প তার স্বগতোক্তি। * আমাদের ঈশ্বরের দিকে চোখ রেখে প্রার্থনা করতে হবে, নিজেদের অসুবিধার দিকে নয়। * আমরা আমাদের অপরাধ দ্বারা শাস্তি প্রাপ্ত হই, ঈশ্বরের জন্য নয়। * ধর্মবিরোধী তাচ্ছিল্য চিরকিশোরদের একটি বৈশিষ্ট্য। * আমি কখনই উপাসনা করতে জানতাম না যতক্ষণ না আমি ভালবাসতে জানতাম। * বিশ্বাসের ঐক্য না হলেও ভালবাসার ঐক্য সম্ভব। * আগুন ছাড়া মোমবাতি যেমন জ্বলতে পারে না, তেমনই আধ্যাত্মিক জীবন ছাড়া মানুষরা বাঁচতে পারে না। * যীশু শ্রেষ্ঠ আদর্শ এবং বিস্ময়কর, কিন্তু আপনি তো খ্রিস্টান- আপনি তার মত নন। * আশা করি আমি কখনই এতটা বৃদ্ধ হব না যে আমি ধার্মিক হয়ে যাব। * সব ধর্মই জোনাকি পােকার মতাে। ঔজ্জ্বল্য প্রদর্শনের জন্য তাদের প্রয়ােজন অন্ধকার। * আমাদের বুদ্ধিবৃত্তির আঁতুড়ঘরের উচ্ছিষ্টের নাম ধর্ম। যখনই আমরা যুক্তি আর বিজ্ঞানকে দিকনির্দেশক হিসেবে গ্রহণ করবাে, তা বিলীন হয়ে যাবে। * প্রায়ই বলা হয়ে থাকে, ধর্মকে আক্রমণ করা ঠিক নয়, কারণ ধর্ম মানুষকে নীতিবান করে। আমি তেমন শুনেইছি, দেখিনি। নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী গুজরাটি: નરેન્દ્ર દામોદરદાસ મોદી; জন্ম ১৭ই সেপ্টেম্বর, ১৯৫০) ভারতের পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রী। এই রাজনীতিবিদ ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত ষোড়শ সাধারণ নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টিকে নেতৃত্ব প্রদানের মাধ্যমে বহুমতের দ্বারা জয়লাভ লাভ করেন এবং ২৬শে মে ভারতের পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। এর আগে তিনি গুজরাটের চতুর্দশ মুখ্যমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। * সকলের অংশগ্রহণ, সকলের উন্নয়ন। মোদি বারবার পুনরুক্তি করেছেন যে তাঁর প্রাথমিক নীতি হল "সবকা সাথ, সবকা বিকাশ। সকলের অংশগ্রহণ, সকলের উন্নয়ন)। মধু পূর্ণিমা কিশ্বর: মোদি, মুসলিম এবং মিডিয়া। নরেন্দ্র মোদির গুজরাট, মানুষী প্রকাশনা, দিল্লি ২০১৪ থেকে কণ্ঠস্বর। * উপরে ওঠার জন্য সিঁড়ি তৈরি করার জন্য আমার দিকে ছুঁড়ে দেওয়া পাথর তোলার ক্ষমতা আমার আছে। * সব সময় সরকারের বিরুদ্ধে এত ক্ষোভ থাকবে এমন নয়। কিন্তু প্রক্রিয়াটি মানুষকে শিক্ষিত করে রাজনৈতিক সচেতনতা তৈরির প্রক্রিয়া একটি ধ্রুবক এবং চলমান থাকতে হবে। আপনি যদি মহাত্মা গান্ধীর জীবনের দিকে তাকান তবে আপনি দেখতে পাবেন যে প্রতিটি আন্দোলন একটি নতুন এলাকায় সচেতনতা বৃদ্ধি করেছে। নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায় নরেন্দ্র মোদী: দ্য ম্যান, দ্য টাইমস। (২০১৩) * গণতন্ত্রে অভিযোগ কখনই পরিস্থিতির উন্নতি করতে পারে না। সুতরাং, আমি অভিযোগের বিরুদ্ধে, তবে আমি সর্বদা সমালোচনাকে স্বাগত জানাই। * আমরা একসাথে চলি, আমরা একসাথে চিন্তা করি, আমরা একসাথে সংকল্প করি এবং একসাথে আমরা এই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। * একটাই প্রশ্ন, যার কোনাে উত্তর আজও আমি দিতে পারিনি। সেটা হচ্ছে, একজন নারী কী চায়? * রমনী অনর্থক হাসে তাহা দেখিয়া অনেক পুরুষ অনর্থক কাঁদে অনেক পুরুষ ছন্দ মিলাতে বসে, অনেক পুরুষ গলায় দড়ি দিয়া মরে। * পুরুষের আছে দৃষ্টি,নারীর আছে অন্তরদৃষ্টি। * নারী হচ্ছে বিশ্বে কলহ,কোন্দল এবং বিপর্যয়ের বিরাট উৎস। * উচ কপালী চিড়ল দাঁতী লম্বা মাথার কেশ। এমন নারী করলে বিয়ে ঘুরবে নানান দেশ। প্রবাদ * রান্ধিয়া বারিয়া যেই বা নারী পতির আগে খায় সেই নারীর বাড়িতে শীঘগীর অলক্ষী হামায়। প্রবাদ * পতি হারা নারী মাঝি হারা তরী প্রবাদ * আমি একটি সম্প্রদায়ের অগ্রগতি পরিমাপ করি সে সম্প্রদায়ের নারীরা যে পরিমাণ অগ্রগতি অর্জন করেছেন তা দ্বারা। * নারী হল প্রভাবশালী লিঙ্গ। পুরুষদের সব ধরণের কাজ করতে হবে এটা প্রমাণ করতে যে তারা নারীর মনোযোগের যোগ্য। * যে নারীরা পুরুষদের সাথে সমান হতে চান তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষার অভাব রয়েছে। * এটা ঠিক যে মোরগ ডাকে, তবে ডিম কিন্তু সেই মুরগিই পাড়ে। * নারী মুক্তি তাদেরকে রহস্য হারাতে বাধ্য করেছে। * নারীদের থাকে একটা প্রিয় ঘর, পুরুষদের থাকে প্রিয় একটা চেয়ার। ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক মহাকাশ কর্মসূচির জন্য এবং এর দীর্ঘমেয়াদী মহাকাশ গবেষণার জন্য দায়ী সংস্থা। এটি ১৯৫৮ সালের জুলাই মাসে জাতীয় অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাক্ট দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। *নাসার একটি পরিসংখ্যান প্রতিবেদন অনুসারে, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) একমাত্র টয়লেটটি ভেঙে গেছে, যার ফলে মহাকাশ স্টেশনে থাকা মহাকাশচারীদের যেকোন তরল বর্জ্য সংগ্রহের জন্য ব্যাগগুলির একটি কারচুপি ব্যবস্থা ব্যবহার করতে হয়। *কংগ্রেস এতদ্বারা ঘোষণা করে যে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতি যে মহাকাশে কার্যকলাপগুলি সমস্ত মানবজাতির সুবিধার জন্য শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে নিবেদিত হওয়া উচিত। * আমাদের গুণাবলী এবং আমাদের ব্যর্থতা অবিচ্ছেদ্য শক্তি এবং বস্তুর মতো। যখন তারা আলাদা হয়ে যায়, তখন মানুষ আর থাকে না। * মার্কনী বেশ ভালো মানুষ। তাকে তার মতো চলতে দিন। সে আমার ১৭টি পেটেন্ট ব্যবহার করছে। মার্কনীর তারবিহীন উপায়ে বার্তা স্থানান্তর করার কথা জানার পরে প্রত্যুত্তরে। * ইহুদীদের কখনো বিশ্বাস করবেন না! * আমার মনে হয় অর্জন এবং কল্পনার দিক দিয়ে নিকোলা টেসলার সমকক্ষ কারও আবির্ভাব হওয়া অনেক দেরি আছে। * নিকোলা টেসলাই প্রমাণ করে যে প্রকৃত মাহাত্ম্য রাষ্ট্রীয় সীমানা এবং পার্থক্যকেও অতিক্রম করে। নেপোলিয়ন বোনাপার্ট বা নাপোলেওঁ বোনাপার্ত ফরাসি: Napoléon Bonaparte; ১৫ই আগস্ট ১৭৬৯ – ৫ই মে ১৮২১) ছিলেন ফরাসি বিপ্লবের সময়কার একজন জেনারেল। তিনি ফরাসি প্রজাতন্ত্রের প্রথম কনসাল (First Consul) ছিলেন। তিনি (নেপলীয়) ১৮ মে ১৮০৪ থেকে ৬ এপ্রিল ১৮১৪ পর্যন্ত ফ্রান্সের সম্রাট ছিলেন এবং পুনরায় ১৮১৫ সালের ২০ মার্চ থেকে ২২ জুন পর্যন্ত স্বল্প সময়ের জন্য ফ্রান্সের সম্রাট ছিলেন। তিনি ইতালির রাজাও ছিলেন। এছাড়া তিনি সুইস কনফেডারেশনের মধ্যস্থাকারী এবং কনফেডারেশন অফ রাইনের রক্ষকও ছিলেন। * আমার অভিধানে অসম্ভব নামে কোন শব্দ নেই। * অসম্ভব শব্দটি মূর্খের অভিধানেই পাওয়া যায়। * তোমরা আমাকে শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের শিক্ষিত জাতি দেবো। আমার ওয়াটারলুতে মৃত্যুবরণ করা উচিত ছিল। জিন লে মাতোয়িসের নিকটে দেওয়া চিঠিতে। * মেয়েরা শুধু বাচ্চা বানানোর যন্ত্র। * মৃত্যুর কারণই মানুষকে শহীদ বানায়, মৃত্যু না। * সর্বদা গরীব থাকার নিশ্চিত উপায় হচ্ছে সৎ থাকা। * তুমি যদি চাও কোন কিছু ভালোভাবে হোক, তবে তা নিজে কর। * ইতিহাস হচ্ছে মিথ্যার সমষ্টি যাতে একমত পোষণ করা হয়েছে। * ধর্মই গরীবদেরকে বিরত রাখে ধনীদের হত্যা করা থেকে। * অন্তত ষাট হাজার বই সঙ্গে না থাকলে জীবন অচল। * আমি তিনটি খবরের কাগজকে এক লক্ষ বেয়নেট অপেক্ষা বেশী ভয় করি। * ১০০ টি সিংহের দলের নেতা যদি একটি কুকুর হয় তাহলে যুদ্ধে সিংহগুলো কুকুরের মতো মারা যাবে। আর যদি ১০০ টি কুকুরের দলের নেতা যদি একজন সিংহ হয় তাহলে কুকুরগুলো সিংহের মতো যুদ্ধ করবে। * তিনি ছিলেন যুদ্ধের দেবতা। থিওডোরোস কলোকোট্রনিস, গ্রেগইস টার্টেসিস রচিত কলোকোট্রনিস মেমোয়ার্স''। *আমাকে আমার সফলতা দ্বারা বিচার করো না; ব্যর্থতা থেকে কতবার আমি ঘুরে দাঁড়িয়েছে তা দিয়ে আমাকে বিচার করো। *যদি তুমি কারো সাথে তোমার ভাষায় কথা বল, তার কাছে যেতে পারবে; যদি তার ভাষায় কথা বল, তার হৃদয়ে প্রবেশ করতে পারবে। * আমি মুক্তমনা বন্ধুদের পছন্দ করি। কারণ তারা আপনাকে কোনো সমস্যা সকল দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে সাহায্য করে। *বিভিন্ন সমস্যা কিছু মানুষকে ধ্বংস করে দেয় আবার অন্যদের গড়ে তোলে। যে মানুষ চেষ্টা অব্যাহত রাখে, তার আত্মাকে কেটে ফেলার মতো যথেষ্ট ধারালো কোনো কুঠার নেই; আশার মতো অস্ত্র যার কাছে আছে, সে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকবে। *কেউ যদি নিজের লক্ষে স্থির থাকে তবে সে অবশ্যই বিজয়ী হবেই। *কোনো বিশাল পাহাড়ের চূড়ায় ওঠার পর একজন দেখতে পায়, আরোহণের মতো আরও পাহাড় রয়েছে। *প্রত্যেকেই নিজ নিজ পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির ঊর্ধ্বে উঠতে পারে এবং সাফল্য অর্জন করতে পারে যদি সে যা করছে তার প্রতি নিবেদিতপ্রাণ ও সত্যিকারের আন্তরিক হয়। *আমি বর্ণবাদকে ঘৃণা করি কারণ এটা একটা বর্বর বিষয়, তা সে কালো বা সাদা যে কোন মানুষের কাছ থেকে আসুক না কেন। *আমরা এমন একটি সমাজের জন্য যুদ্ধ করছি যেখানে মানুষের বর্ণ নিয়ে কেউ চিন্তা করবেনা। *আমি যেকোনো ধরনের বর্ণবাদী বৈষম্যকে সবচেয়ে তীব্রভাবে ঘৃণা করি। সারা জীবন আমি এর বিরুদ্ধে লড়েছি; আমি এখনো লড়াই করি এবং জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়ে যাব। *সম্পন্ন করার আগে সবকিছুই অসম্ভব মনে হয়। নোম চম্‌স্কি পূর্ণনাম আভ্রাম নোম চম্‌স্কি ইংরেজি: Avram Noam Chomsky; জন্ম ৭ই ডিসেম্বর, ১৯২৮) একজন মার্কিন তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও সমাজ সমালোচক। তিনি বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক মার্কিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আজীবন অধ্যাপক এবং একই সাথে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যারিজোনা নামক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন। * আমি অবশ্যই সন্ত্রাসের বিরোধী, যে কোনো যুক্তিবাদী ব্যক্তিই বিরোধী। কিন্তু আমি মনে করি যে আমরা যদি সন্ত্রাসের প্রশ্নে সিরিয়াস হই এবং সহিংসতার প্রশ্নে সিরিয়াস হই তাহলে আমাদের স্বীকার করতে হবে যে এটি একটি কৌশলগত এবং তাই নৈতিক বিষয়। প্রসঙ্গত, কৌশলগত বিষয়গুলো মূলত নৈতিক বিষয়। আমাদের মানুষের পরিণতি ভাবতে হবে। এবং যদি আমরা আগ্রহী হই, তাহলে বলি, বিশ্বে সহিংসতার পরিমাণ হ্রাস করা, এটি অন্তত তর্কযোগ্য এবং কখনও কখনও সত্য যে একটি সন্ত্রাসী কাজ বিশ্বে সহিংসতার পরিমাণকে হ্রাস করে। তাই যে ব্যক্তি সহিংসতার বিরোধী সে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরোধিতা করবে না। * লোকেদের নিষ্ক্রিয় এবং বাধ্য রাখার স্মার্ট উপায় হল গ্রহণযোগ্য মতামতের স্পেকট্রামকে কঠোরভাবে সীমিত করা, কিন্তু সেই বর্ণালীর মধ্যে খুব প্রাণবন্ত বিতর্কের অনুমতি দেওয়া-এমনকি আরও সমালোচনামূলক এবং ভিন্নমতের মতামতকে উত্সাহিত করা। এটি মানুষকে উপলব্ধি করে যে সেখানে মুক্ত চিন্তাভাবনা চলছে, যখন সিস্টেমের অনুমানগুলি বিতর্কের পরিসরের সীমাবদ্ধতার দ্বারা শক্তিশালী করা হচ্ছে। * যারা এটি অনুভব করেছেন তাদের জন্য সেন্সরশিপ কখনই শেষ হয় না। এটি এমন একটি ব্র্যান্ড যা কল্পনার উপর প্রভাব ফেলে যে ব্যক্তি এটি ভোগ করেছে, চিরকালের জন্য। নাদিন গর্ডিমার টেলিং টাইমস ৪৭২। (কোয়োটেবল চমস্কি দেখুন।) * আমাদের অজ্ঞতা সমস্যা এবং রহস্য বিভক্ত করা যেতে পারে। যখন আমরা কোন সমস্যার সম্মুখীন হই, তখন আমরা হয়তো এর সমাধান জানি না। কিন্তু আমাদের অন্তর্দৃষ্টি, জ্ঞান বৃদ্ধি এবং আমরা যা খুঁজছি তার একটা ধারণা আছে। আমরা যখন কোনো রহস্যের মুখোমুখি হই; সেটা যাইহোক, আমরা কেবল বিস্ময় এবং বিভ্রান্তির মধ্যেই তাকাতে পারি, ব্যাখ্যাটি কেমন হবে তা না জেনেই। স্টিভেন পিঙ্কার হাউ দ্য মাইন্ড ওয়ার্কস, চমস্কির অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন। (কোয়োটেবল চমস্কি দেখুন)। * প্রকৃতপক্ষে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জয়টি ছিল ইন্দোনেশিয়ার। ১৯৬৫ সালে একটি সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল, যা তাত্ক্ষণিকভাবে রুয়ান্ডা-শৈলীর একটি হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করেছিল এবং এটি একটি অতিরঞ্জিত নয়। রুয়ান্ডা-শৈলীর বধ, যা একমাত্র গণ-ভিত্তিক রাজনৈতিক সংগঠনকে নিশ্চিহ্ন করেছে, বেশিরভাগ ভূমিহীন কৃষককে হত্যা করেছে এবং একটি নৃশংস ও হত্যাকারী শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুরো উচ্ছ্বাস ছিল। এত খুশি যে, তারা এটা ধারণ করতে পারেনি। আপনি যখন সংবাদটি পড়েন, তখন এটি কেবল আনন্দদায়ক ছিল। এটা এখন এক ধরনের চাপা কারণ এটি পূর্ববর্তী দৃষ্টিকোণ থেকে সুন্দর দেখায় না, তবে এটি বোঝা গিয়েছিল। কয়েক বছর পরে ম্যাকজর্জ বান্ডি, যিনি জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ছিলেন, তিনি এটিকে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন, তিনি বলেছিলেন, এবং আমি মনে করি তিনি ঠিক বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১৯৬৫ সালে ভিয়েতনামে যুদ্ধ বন্ধ করা উচিত ছিল, কারণ আমরা মূলত জিতেছিলাম। ১৯৬৫ সালের মধ্যে দক্ষিণ ভিয়েতনাম অনেকাংশে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, বাকি বেশিরভাগই দ্রুত ধ্বংস হতে চলেছে এবং আমাদের প্রধান পুরস্কার, ইন্দোনেশিয়াকে রক্ষা করেছিলাম। রুয়ান্ডা-শৈলীর এই আনন্দদায়ক বধের পর পচা ইন্দোনেশিয়ায় ছড়িয়ে পড়তে যাচ্ছিল না। * স্থিতিশীলতা মানে আমরা এটি চালাই। অনেক স্থিতিশীল দেশ আছে, যেমন কিউবা স্থিতিশীল, কিন্তু এটাকে স্থিতিশীলতা বলা যায় না। * অসলো চুক্তিগুলি মার্কিন-ইসরায়েল নীতিতে পরিবর্তনের প্রতিনিধিত্ব করেছিল। উভয় রাষ্ট্র ততক্ষণে স্বীকার করেছে যে অঞ্চলগুলি চালানোর জন্য ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনী ব্যবহার করা একটি ভুল। বিষয়টির জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য স্থানীয় ক্লায়েন্টদের উপর নির্ভর করার ঐতিহ্যগত ঔপনিবেশিক প্যাটার্ন অবলম্বন করা অনেক বেশি বুদ্ধিমানের কাজ, ভারতে ব্রিটিশদের পদ্ধতিতে, বর্ণবাদের অধীনে দক্ষিণ আফ্রিকা, মধ্য আমেরিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য ক্লাসিক ক্ষেত্রে। এটি হল ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের অর্পিত ভূমিকা, যাকে তার পূর্বসূরিদের মতো, একটি সূক্ষ্ম পথ অনুসরণ করতে হবে: এটিকে জনগণের মধ্যে কিছু বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখতে হবে, যখন সামরিক ও অর্থনৈতিকভাবে, প্রাথমিক শক্তি কেন্দ্রগুলির সাথে সমন্বয় করে দ্বিতীয় নিপীড়ক হিসাবে কাজ করে। যা চূড়ান্ত নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখে। অসলো প্রক্রিয়ার দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য শ্লোমো বেন-অমি বারাক সরকারে যোগদানের কিছু আগে সঠিকভাবে বর্ণনা করেছিলেন: এটি স্থায়ী নব্য-ঔপনিবেশিক নির্ভরতার শর্ত প্রতিষ্ঠা করা। ক্রমাগত অন্তর্বর্তী চুক্তিতে প্রক্রিয়াগুলি স্পষ্টভাবে বানান করা হয়েছে; এবং আরও গুরুত্বপূর্ণ, মাটিতে বাস্তবায়িত। পড়া হলো ভাষা যোগাযোগের এবং তথ্য আদান-প্রদানের একটি মাধ্যম। সমস্ত ভাষার মতো এটিও পাঠ্য এবং পাঠকের মধ্যে একটি জটিল মিথস্ক্রিয়া যা পাঠকের পূর্বের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, মনোভাব এবং ভাষা সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অবস্থান দ্বারা প্রভাবিত হয়। পঠন প্রক্রিয়ার জন্য ক্রমাগত অনুশীলন, উন্নয়ন এবং পরিমার্জন প্রয়োজন। * ভালো বই পড়া মানে গত শতাব্দীর সেরা মানুষদের সঙ্গে কথা বলা। * বই কিনলেই যে পড়তে হবে, এটি হচ্ছে পাঠকের ভুল। বই লেখা জিনিসটা একটা শখমাত্র হওয়া উচিত নয়, কিন্তু বই কেনাটা শখ ছাড়া আর কিছু হওয়া উচিত নয়। * যারা পড়েন তারা যারা পড়েন না তাদের চেয়ে অনেক বেশি সহনশীল এবং খোলামনের মানুষ। ডেভিড বালদাসি দ্য লাস্ট মাইল ২০১৬ অধ্যায় ৭৩। * যদি আপনি এমন একটি বই পড়েন যা অন্যরা সবাই পড়ছে, তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন অন্য সবাই কি ভাবছে। * যারা বইয়ের পাতা ভালো করে পড়তে পারে তারা মানুষের চোখের পাতাও পড়তে পারে। * পড়া হচ্ছে অজ্ঞতা থেকে বেরিয়ে আসার পথ এবং অর্জনের পথ। বেন কারসন থিংক বিগ পৃষ্ঠা ২২। * আমরা যদি বিরল বুদ্ধিসম্পন্ন কোনো ব্যক্তির মুখোমুখি হই, তাহলে আমাদের তাকে জিজ্ঞাসা করা উচিত তিনি কোন বইগুলি পড়েছেন। * তোমার পতাকা যারে দাও তারে বহিবারে দাও শকতি। * জাতির পতাকা খামচে ধরেছে আজ পুরোনো শকুন। * ধর্ষিতা বোনের শাড়ী ওই আমার রক্তাক্ত জাতির পতাকা। * কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে আমি আর লিখবো না বেদনার অঙ্কুরিত কষ্টের কবিতা। * কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে ভজন গায়িকা সেই সন্ন্যাসিনী সবিতা মিস্ট্রেস ব্যর্থ চল্লিশে বসে বলবেন,–’পেয়েছি, পেয়েছি’। * কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে ভূমিহীন মনুমিয়া গাইবে তৃপ্তির গান জ্যৈষ্ঠে-বোশেখে, বাঁচবে যুদ্ধের শিশু সসন্মানে সাদা দুতে-ভাতে। * আমার আত্মা যেন আমার হৃদয় দিয়ে হাসে এবং আমার হৃদয় আমার চোখ দিয়ে হাসি দেয়, যাতে আমি দু:খিত হৃদয়ে সমৃদ্ধ হাসি ছড়িয়ে দিতে পারি। * আপনি যদি ভাব না করেন তবে কিছুই অসম্ভব নয়। * আপনার হৃদয়ে এমন একটি চৌম্বক রয়েছে যা প্রকৃত বন্ধুদের আকর্ষণ করবে। সেই চৌম্বকটি নিঃস্বার্থতা, প্রথমে অন্যের কথা চিন্তা করা; আপনি যখন অন্যের জন্য বাঁচতে শিখেন, তারা আপনার জন্য বাঁচবে। * মৃত্যুর ভয় হাস্যকর কারণ যতক্ষণ না আপনি মৃত না হন ততক্ষণ আপনি বেঁচে থাকবেন এবং আপনি যখন মরে যাবেন তখন আর চিন্তার কিছু নেই! * নিস্তব্ধতার পোর্টালগুলির মাধ্যমে জ্ঞান ও শান্তির নিরাময়কারী সূর্য আপনার উপরে আলোকিত হবে। * মুহুর্তে চুপচাপ বেঁচে থাকুন এবং আপনার আগে সবার সৌন্দর্য দেখুন। ভবিষ্যত নিজেই যত্ন নেবে। * কবিতা আমার কাছে একটা হাতিয়ার মাত্র। * ঈশ্বর শূন্য থেকে সবকিছু তৈরি করেছেন, তাই তিনি শূন্যতা দেখান। মাউভাইসেস পেনসিস এট অট্রেস ১৯৪১) * বর্তমান কঠিন সংকটের সময়ে আমাদের ভিন্নমতের বুদ্ধিজীবীদের প্রয়োজন যারা প্রতিষ্ঠাকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে পাকিস্তান ভিন্নমতাবলম্বী বুদ্ধিজীবী কার্যকলাপের কোনো ঐতিহ্য গড়ে তোলেনি। মোবারক আলী, টাইমস অফ ইন্ডিয়া, নিউ দিল্লিতে প্রকাশিত একটি সাক্ষাত্কারে, ২৯ অক্টোবর ১৯৯৭। লাল, কে. এস ১৯৯৯) থেকে উদ্ধৃত। ভারতে মুসলিম রাষ্ট্রের তত্ত্ব ও অনুশীলন। নয়াদিল্লি: আদিত্য প্রকাশন। অধ্যায় ৬। * পাকিস্তানকে একসময় বলা হতো যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ভালো মিত্র। আমরা এখন সবচেয়ে বড় শত্রু। জুলফিকার আলী ভুট্টো, নিউ ইয়র্ক টাইমস-এ উদ্ধৃত (৬ জুলাই ১৯৭৩) * এটা পাকিস্তানের ওপর কোনো চিঠি নয়। যদি থাকত, তাহলে আমি "পাকিস্তানের ইতিহাসের ঝলক" নামে একটি ছোট বই লিখতে পারতাম। সময় তা হতে দেয় না। জাতি তার সবচেয়ে খারাপ সংকটে আঁকড়ে ধরেছে, বেঁচে থাকা এবং বিচ্ছিন্নতার মধ্যবর্তী রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে। পাকিস্তানের জন্মের পর থেকে সঙ্কট দ্রুত বাড়তে থাকে। এই দেশ গড়ার জন্য লাখো প্রাণ উৎসর্গ করা হয়েছে। পাকিস্তানকে বলা হয় মোহাম্মদ ইকবালের স্বপ্ন এবং কায়েদে আজম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর সৃষ্টি। স্বপ্নের সাথে বা যিনি স্বপ্নকে সত্য করেছেন তার সাথে কি কিছু ভুল ছিল মতামত ভিন্ন হয়েছে এবং ভিন্নতা অব্যাহত রয়েছে। পরের কয়েক বছর সম্ভবত সমস্যাটির সিদ্ধান্ত নেবে, সম্ভবত একবার এবং সর্বদা, এবং রক্তপাত ছাড়া নয়। এই প্রক্রিয়া অনিবার্য নয় কিন্তু ক্ষমতাসীন জান্তার বর্তমান নীতি এই দেশকে এক দুঃখজনক অনিবার্যতার দিকে ধাবিত করছে। জুলফিকার আলী ভুট্টো, তার মেয়েকে চিঠি (১৯৭ পৃ. ৩৭ * পাকিস্তানই একমাত্র সরকার যেখানে একই সাথে অগ্নিসংযোগকারী এবং অগ্নিনির্বাপকদের সমন্বয়ে গঠিত। পাকিস্তান] একটি অবিচল অংশীদার হবে আরব বিশ্বের স্বাধীনতা এবং মধ্যপন্থা জন্য একটি শক্তি হবে। অনুবাদ ১৯৭০ সালের নির্বাচন ছিল গণতন্ত্র নিয়ে একটি অসাধারণ পরীক্ষা। পাকিস্তানের স্বাধীনতার তেইশ বছরের মধ্যে এটিই ছিল প্রথম সরাসরি নির্বাচন, যেখানে প্রথমবারের মতো নারী-সহ সকল প্রাপ্তবয়স্কদের ভোট দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। পাকিস্তানের জনগণকে একটি গণপরিষদ নির্বাচন করতে হবে, যেটি ভঙ্গুর দেশের জন্য একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করা কঠিন কাজ হবে। ইয়াহিয়া হয়ত ভোটে কারচুপির চেষ্টা করতেন, অথবা নির্বাচন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করার জন্য ঘূর্ণিঝড়কে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করতেন, কিন্তু তিনি এই গণতান্ত্রিক মুহূর্তটিকে অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। quoted in Bass, G. J ২০১৪)। দ্য ব্লাড টেলিগ্রাম: নিক্সন, কিসিঞ্জার, অ্যান্ড আ ফরগোটেন জেনোসাইড। অনুবাদ যখন মাহেন্দ্রক্ষণটি এলো, তখন ঢাকায় মার্কিন কর্মকর্তারা আনন্দিতভাবে বিস্মিত হয়েছিলেন: ভোটাভুটি অত্যন্ত সুষ্ঠু হয়েছিল, এদেশে দেখা নির্বাচনগুলোর মধ্যে এখন পর্যন্ত সেরা। ভোটকেন্দ্রে সেনা ও পুলিশ সদস্যরা শুধুমাত্র শান্তি বজায় রাখার জন্য সেখানে ছিলেন এবং ব্লাড ভোটারদের ভয় দেখানোর কোনো লক্ষণ দেখেন নি। সবাই একমত যে এটি অবাধ এবং সুষ্ঠু হয়েছে। নারীরা দলে দলে ভোট দিয়েছেন। বুচার বলেন নির্বাচন উল্লেখযোগ্যভাবে অবাধ ছিল"। “এটি ছিল মোটামুটি অনন্য, একটি সামরিক সরকারকে বেসামরিক কর্তৃপক্ষে পরিণত করা। এটি একটি অসাধারণ জিনিস ছিল।" অনুবাদ আমি অবাক হইনি যে মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানে সহজে এবং দুর্দান্তভাবে জিতেছিলেন এরিক গ্রিফেল স্মরণ করেন। মুজিবুরের মধ্যে বাঙালির অসামান্য গর্ব ছিল।" **এটি এমন একটি মুহূর্ত ছিল যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নীতির উপর দাঁড়িয়ে থাকতে পারতো। সেখানে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে, যা সত্যিকার অর্থে জনগণের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ। গণতান্ত্রিক পরাশক্তি পাকিস্তানকে তার গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যকে আরও গভীর করতে উৎসাহিত করতে পারত। "আমাদের গণতন্ত্র মহান মেগ ব্লাড বলেছিলেন। “এবং এখানে একটি গণতান্ত্রিক খেলা চলছে, যেন মুজিব জিতে গেলে তারা কোনো মনোযোগ দেবে। তারা তাকে কেবল একপাশে ঠেলে দিতে প্রস্তুত ছিল।” তিনি যোগ করেছেন আমরা, মহান আমেরিকান জাতি, পিছনে ঝুঁকে পড়ি এবং কিছুই বলিনি।" হোয়াইট হাউস গণতন্ত্রে পাকিস্তানের দুর্দান্ত পরীক্ষার ফলাফল বজায় রাখতে প্রায় কোনও আগ্রহই দেখায়নি। পরিবর্তে, নিক্সন দল তার শীতল যুদ্ধের মিত্র হারানোর আশঙ্কা করেছিল। পাবলো পিকাসো ২৫ অক্টোবর ১৮৮১ – ৮ এপ্রিল ১৯৭৩) ছিলেন একজন স্প্যানিশ চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর। এছাড়া প্রিন্টমেকার, মৃৎশিল্পী, মঞ্চ নকশাকারী, কবি এবং নাট্যকার হিসাবেও পরিচিতি ছিল। তার পুরো নাম ছিলো পাবলো রুইজ ই পিকাসো। তিনি বিংশ শতাব্দীর একজন বিখ্যাত এবং অত্যন্ত প্রভাবশালী শিল্পী ছিলেন। গঠনকৃত ভাস্কর্যের উদ্ভাবন, কোলাজের সহ-উদ্ভাবন এবং চিত্রশৈলীর বিস্তৃত ভিন্নতার কারণে পিকাসো অধিক পরিচিতি লাভ করেন। তার বিখ্যাত কাজের মধ্যে রয়েছে প্রোটো-কিউবিস্ট লেই দেমোয়াজেল দে'ভিনিয়োঁ (১৯০৭) এবং স্পেনের গৃহ যুদ্ধের বিরুদ্ধে আঁকা গের্নিকা (১৯৩৭)। * ঘর সাজানোর জন্যে ছবি আঁকা হয় না। শত্রুকে আক্রমণ করার জন্যে বা শত্রুর কবল থেকে আত্মরক্ষার জন্যে ছবি আসলে যুদ্ধের হাতিয়ার। * ক্লান্ত করলে তো অনেক আগেই মারা যেতাম। ক্লান্তি নেই বলেই তো একজন শিল্পী এতদিন বেঁচে থাকে। * সৃজনশীলতার প্রধান শত্রু হচ্ছে অতিপ্রশংসা। * যা কিছু বাস্তব, তার সবই আপনি কল্পনা করতে পারেন। * শিল্পীকে কী ভাব তোমরা? নিছক জরদগব—যদি চিত্রকর হয়, শুধু চোখ আছে? যদি গাইয়ে হয় শুধু কান কিংবা যদি কবি হয়, তাহলে মনের প্রতিটি স্তরে একটা বীণা? কিংবা ধরো, মুষ্টিযোদ্ধা হলে নেহাত কিছু পেশি? একেবারে উল্টো। একই সঙ্গে শিল্পী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব-হৃদয় বিদারক, উত্তেজক বা সুখপ্রদ ঘটনার প্রতি যে সবসময় সজাগ—সমস্ত রকম ভাবে সে এদের ডাকে সাড়া দেয়। এটা কী করে সম্ভব যে অন্য কোনো মানুষ সম্পর্কে সে কোনো আগ্রহ বোধ করবে না? জীবনকে যে এত আন্তরিকতা দিয়ে তোমাদের সামনে তুলে ধরছে—কী করেই বা সে জীবন থেকে নিজেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন রাখবে না, ঘর সাজানোর জন্যে ছবি আঁকা হয় না। শত্রুকে আক্রমণ করার জন্যে বা শত্রুর কবল থেকে আত্মরক্ষার জন্যে ছবি আসলে যুদ্ধের হাতিয়ার। আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় ২ আগস্ট ১৮৬১ ১৬ জুন ১৯৪৪) ছিলেন একজন প্রখ্যাত বাঙালি রসায়নবিদ, শিক্ষক, দার্শনিক ও কবি। এছাড়া তিনি ছিলেন বেঙ্গল কেমিক্যালসের প্রতিষ্ঠাতা এবং মার্কারি (I) নাইট্রেটের আবিষ্কারক। প্রফুল্ল চন্দ্র রায় বাংলাদেশের খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার রাডুলি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন হরিশচন্দ্র রায় এবং মা ভুবনমোহিনী দেবী। হরিশচন্দ্র রায় সেখানকার জমিদার ছিলেন। ১৮৭৮ সালে এন্ট্রান্স পাশ করে কলকাতার মেট্রোপলিটন ও পরে প্রেসিডেন্সিতে পড়াশােনা করেন। প্রেসিডেন্সী থেকে গিলক্রিস্ট বৃত্তি নিয়ে ১৮৮২ সালে তিনি স্কটল্যান্ডের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে যান। সেখানে প্রথমে বিএসসি পাস করেন এবং পরে ১৮৮৭ সালে রসায়ন শাস্ত্রে মৌলিক গবেষণার জন্য ডিএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। * ব্যবসা করো, শিল্প ধরো, চাকরির মায়া ছাড়ো। * সকলের অপেক্ষা দুঃখের বিষয় এই যে, আমরা সংঘবদ্ধ হইয়া কোন কার্য করিতে পারি না। দেশের যাহা কিছু অভাব-অভিযোগ, দুর্দ্দশা, তাহার বিমোচনের জন্য আমরা হাঁ করিয়া গভর্ণমেন্টের দিকে তাকাইয়া থাকি। হয় গভর্ণমেন্ট, না হয় বিধাতাপুরুষ আমাদের সমস্ত অভাব কুলাইয়া দিবেন। আমরা নিজে কিছু করিব না; হাত-পা গুটাইয়া বসিয়া থাকিব। * আজ কেন এই হিন্দু মুসলমানের বিবাদ, ব্রাহ্মণ অব্রাহ্মণের রেষারেষি দ্বেষাদ্বেষি—তাই বলছি সময় থাকিতে এখনও ঘর সামলাও। ঘর শক্রতে রাবণ নষ্ট। আমরা স্বার্থত্যাগ করবো না, নিজেদের অন্যায় আবদার অধিকার ছাড়বোনা, কি করে বড় হ’ব, জাতি গড়ে তুলবো? জাপানে যা একদিন সম্ভব হয়েছে, ভারতে কি তা হবে না? অস্পৃশ্যতা পাপ হিন্দু ভারতবর্ষ ব্যতীত কোথাও পাবেন না। (ঘর সামলাও) * আমরা ভাবি, দেশে যত ছেলে পাস হচ্ছে তত শিক্ষার বিস্তার হচ্ছে; পাশ করা আর শিক্ষিত হওয়া এক বস্তু নয়, এ সত্য স্বীকার করতে আমরা কুন্ঠিত হই! বই পড়া প্রবন্ধ সংগ্রহ প্রমথ চৌধুরী, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ২০০৩ খ্রিস্টাব্দ (১৪১০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৫১ * ভাষা মানুষের মুখ হতে কলমের মুখে আসে। কলমের মুখ হতে মানুষের মুখে নয়। উল্টোটা চেষ্টা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে। * বই কিনলেই যে পড়তে হবে, এটি হচ্ছে পাঠকের ভুল। বই লেখা জিনিসটা একটা শখমাত্র হওয়া উচিত নয়, কিন্তু বই কেনাটা শখ ছাড়া আর কিছু হওয়া উচিত নয়। * দেহের মৃত্যুর রেজিস্টারি রাখা হয়, আত্মার মৃত্যুর হয় না। বই পড়া প্রবন্ধ সংগ্রহ প্রমথ চৌধুরী, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ২০০৩ খ্রিস্টাব্দ (১৪১০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৫১ * আমাদের রঙ কালো, তোমাদের রঙ সাদা। আমাদের বসন সাদা, তোমাদের বসন কালো। তোমরা শ্বেতাঙ্গ ঢেকে রাখো, আমরা কৃষ্ণদেহ খুলে রাখি। আমরা খাই সাদা জল, তোমরা খাও লাল পানি। আমাদের আকাশ আগুন, তোমাদের আকাশ ধোঁয়া। নীল তোমাদের স্ত্রীলোকের চোখে, সোনা তোমাদের স্ত্রীলোকের মাথায়; নীল আমাদের শূন্যে, সোনা আমাদের মাটির নীচে। তোমাদের ও আমাদের অনেক বর্ণভেদ। ভুলে যেন না যাই যে, তোমাদের দেশ ও আমাদের দেশের মধ্যে কালাপানির ব্যবধান। কালাপানি পার হলে আমাদের জাত যায়, না হলে তোমাদের জাত থাকে না। প্লেটো খ্রিষ্টপূর্ব ৪২৭ খ্রিষ্টপূর্ব ৩৪৭) ছিলেন বিশ্ববিখ্যাত গ্রিক দার্শনিক। তিনি দার্শনিক সক্রেটিসের ছাত্র ছিলেন এবং দার্শনিক এরিস্টটল তার ছাত্র ছিলেন। এ হিসেবে প্রাচীন গ্রিসের সবচেয়ে প্রভাবশালী তিনজন দার্শনিকের মধ্যে প্লেটো দ্বিতীয়। প্রথম সক্রেটিস এবং শেষ এরিস্টটল। এরাই পশ্চিমা দর্শনের ভিত রচনা করেছেন বলা যায়। প্লেটো একাধারে গণিতজ্ঞ এবং দার্শনিক ভাষ্যের রচয়িতা হিসেবে খ্যাত। তিনিই পশ্চিমা বিশ্বে উচ্চ শিক্ষার প্রথম প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। এটি ছিল এথেন্সের আকাদেমি। * জ্ঞানীরা কিছু বলার থাকলে কথা বলে আর নির্বোধরা কিছু বলার জন্য বলে। * যে জীবন সৎকাজে ব্যয় হয় না তাকে কিছুতেই শিষ্ট বলা চলে না। * যত ধীরেই হোক, কেউ যদি ক্রমাগত এগোতে থাকে তাকে কখনো নিরুৎসাহিত করো না। * ভালোবাসা একটি গুরুতর মানসিক রোগ। * বুদ্ধি যেখানে প্রবল, লালসা সেখানে দুর্বল। * পুণ্য-কর্ম্মের অনুষ্ঠান কর, দুর্ব্বলের সহায় ও আশ্রয় দেবতাদিগের মন্দিরে গিয়া প্রার্থনাদি কর। * মূর্খতার চেয়ে বড় পাপ আর নাই। * অন্যান্য সবকিছুকে জয় করার থেকে নিজেকে জয় করাই হল সবচেয়ে বড় বিজয়। সৈয়দ ফররুখ আহমদ জুন ১০, ১৯১৮ – অক্টোবর ১৯, ১৯৭৪) একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী কবি। এই বাঙালি কবি 'মুসলিম রেনেসাঁর কবি' হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিলেন। তার কবিতায় বাংলার অধঃপতিত মুসলিম সমাজের পুনর্জাগরণের অণুপ্রেরণা প্রকাশ পেয়েছে। পাকাপাকি সুকুমার রায় সুকুমার রায় সমগ্র রচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী ও কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪২০ * ফাগুনে না রুলে ওল। শেষে হয় গণ্ডগােল॥ * যদি রোয়ে ফাগুণে কলা। তবে হয় মাস সফলা॥ ফিদেল আলেজান্দ্রো কাস্ত্রো রুজ আগস্ট ১৩, ১৯২৬ নভেম্বর ২৫, ২০১৬) যিনি ফিদেল কাস্ত্রো বা শুধুই কাস্ত্রো নামে পরিচিত; তিনি একজন কিউবান রাজনৈতিক নেতা ও সমাজতন্ত্রী বিপ্লবী। কিউবা বিপ্লবের প্রধান নেতা ফিদেল ফেব্রুয়ারি ১৯৫৯ থেকে ডিসেম্বর ১৯৭৬ পর্যন্ত কিউবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, এরপর ফেব্রুয়ারি ২০০৮-এ তার স্বেচ্ছায় সরে যাওয়ার আগে পর্যন্ত কিউবার মন্ত্রী পরিষদের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি ১৯৬১ সালে কিউবা কমিউনিস্ট দলের প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত প্রধান হিসেবে ছিলেন। এর আগে শারীরিক অসুস্থতার কারণে ২০০৮ সালে তিনি তার দায়িত্ব ভাই রাউল কাস্ত্রোর কাছে অর্পণ করেছিলেন। * ৮০ বছরে পৌঁছাতে পেরে আমি সত্যিই খুশি। আমি তা কখনো আশা করিনি, অন্তত এমন প্রতিবেশী পাওয়ার কথা ভাবিনি, বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর যে প্রতিবেশী প্রতিদিন আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে।{{fact}} * আমি উপলব্ধি করেছি যে আমার সত্যিকারের নিয়তি হচ্ছে যুদ্ধ, যা আমি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে করতে যাচ্ছি।{{fact}} আমি হিমালয় দেখিনি। কিন্তু আমি শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্বে এবং সাহসে, এই মানুষটি হিমালয়। এইভাবে হিমালয় প্রত্যক্ষ করার অভিজ্ঞতা আমার হয়েছে। * আমি আমার দাড়ি কেটে ফেলার কথা ভাবছি না। কারণ, আমি আমার দাড়িতেই অভ্যস্ত এবং আমার দাড়ি আমার দেশের জন্য অনেক অর্থ বহন করে। সুশাসনের জন্য আমরা যেদিন আমাদের অঙ্গীকার পূরণ করতে পারব, সেদিন আমি দাড়ি কাটব।{{fact}} * আমি অনেক আগেই এ ব্যাপারে উপসংহারে পৌঁছেছি যে ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে কিউবার জনগণের জন্য আমাকে এই শেষ ত্যাগ স্বীকার করতেই হবে। আমি আসলেই ধূমপানের তেমন অভাব বোধ করি না।{{fact}} * আমার নিন্দা করুন। এটা কোনো গুরুত্ব পাবে না। ইতিহাস আমাকে অব্যাহতি দেবে।{{fact}} * আমি ৮২ জনকে নিয়ে বিপ্লব শুরু করি। তা যদি আমাকে আবার করতে হয়, তবে আমি ১০ বা ১৫ জনকে নিয়ে করব এবং সম্পূর্ণ বিশ্বাস নিয়ে করব। সংখ্যায় আপনি কত কম, সেটা কোনো বিষয় নয়, যদি আপনার বিশ্বাস ও কর্মপরিকল্পনা থাকে।{{fact}} ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন আরবি: فلسطين‎‎ ফিলাস্‌তীন্ সরকারিভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র আরবি: دولة فلسطين‎‎ দাউলাত্ ফিলাস্‌তীন্ নামে পরিচিত, হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলের নির্বাসনে ঘোষিত একটি রাষ্ট্র, যেখানে ১৫ নভেম্বর ১৯৮৮ সালে আলজিয়ার্স শহরে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অরগানাইজেশন (পিএলও) ও প্যালেস্টাইন জাতীয় পরিষদ (পিএনসি) একপাক্ষিক ভাবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিল। ১৯৮৮ ঘোষণার সময়ে কোনো অঞ্চলেই পিএলওর নিয়ন্ত্রণ ছিল না, যদিও তারা যে অঞ্চলগুলি দাবি করেছিল আন্তর্জাতিকভাবে সেইগুলি ইসরাইলের দখলে রয়েছে। ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘ দ্বারা প্রস্তাবিত ফিলিস্তিন বিভাগ যেভাবে প্রস্তাবিত হয়েছিল, সেখানে ফিলিস্তিন ভূখণ্ড (গাজা ভূখণ্ড ও পশ্চিম তীর) ছাড়াও ইসরায়েল শাসনাধীন কিছু অঞ্চল এবং জেরুজালেমকে ঘোষিত রাষ্টের রাজধানী হিসাবে দাবি করে তারা। * লোকেরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে যুক্ত হবে এমন কিছুর অংশ হওয়া নিরাপদ বোধ করে না, বরং তারা ভয় পায়। কারণ তারা মনে করে যে তারা কোন ধরণের গরাদের ভিতরে থাকবে। * ফিলিস্তিন রোম সংবিধিতে যোগদান করার ফলে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের সদস্য হয়ে যায়। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ ডেমোক্র্যাটিক লইয়ার্স (আইএডিএল) ১৬ মার্চ, ২০২০-এ একটি অ্যামিকাস ব্রিফ দাখিল করে, আইসিসিকে ফিলিস্তিনের উপর তার এখতিয়ার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছিল। * ফিলিস্তিন হল সেই সিমেন্ট যা আরব বিশ্বকে একত্রিত করে রাখে। অথবা এটি বিস্ফোরক যা একে বিচ্ছিন্ন করে। ইয়াসির আরাফাত। যেমনটা টাইমে উদ্ধৃত হয়েছে। (নভেম্বর ১১, ১৯৭৪) ভলিউম ২০, ১০৪ নং। ফুল বা পুষ্প হল উদ্ভিদের বিশেষ একটি মৌসুমী অঙ্গ। এটি উদ্ভিদের পরিবর্তিত বিটপ। ফুল এর সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। ফুল উদ্ভিদের সবচেয়ে দৃষ্টি নন্দন অংশ। পৃথিবীতে এমন মানুষ নেই বললেই চলে যে ফুল ভালোবাসে না। ফুলের যেমন রয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, তেমনি রয়েছে স্বর্গীয় সুখানুভূতিও। ফুলের প্রতি মানুষের ভালোবাসা চিরন্তন। আর তাই প্রিয়জন থেকে পূজার সামগ্রী সব জায়গায় ফুলের অবাধ বিচরণ। * যে ফুল আর গান ভালোবাসে না, সে মানুষ খুন করতে পারে। * আমি মনে করি সমস্ত প্রযুক্তির ব্যাপারে এটি কীভাবে ব্যবহার করা হবে সে সম্পর্কে মানুষের একটি ধারণা থাকে। কিন্তু তারপরে এটির নিজস্ব ধারায় চলতে থাকে আর লোকেরা এটিকে সব ধরণের উপায়ে ব্যবহার করে। ফেসবুকের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছে। আমার ধারণা, লোকেরা যখন প্রথম ফেসবুক তৈরি করেছিল তখন তারা কল্পনা করেছিল যে এটি মিশরের জনগণকে একজন স্বৈরশাসককে উৎখাত করতে সাহায্য করবে। তাই এর নিজস্ব একটি ধারা আছে যা আমরা ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারি না। হিথার ব্রুক, চ্যাথাম হাউজ টক, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১। * আমরা বিশ্বাস করি যে চরমপন্থা মোকাবিলার একটি মূল অংশ অন্তর্নিহিত মতাদর্শগুলিকে বাধাগ্রস্ত করে নিয়োগ রোধ করছে যা লোকেদের সহিংসতার দিকে পরিচালিত করে। এই কারণেই আমরা বিভিন্ন ধরনের পাল্টাবক্তব্যের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করি। | উক্তি ফ্যাশন একটি প্রবর্তিত মহামারী ছাড়া আর কিছুই নয়। | লেখক জর্জ বার্নার্ড শ | উক্তি ফ্যাশন এমন এক ধরনের কুৎসিততা যা এতটাই অসহনীয় যে আমাদের প্রতি ছয় মাস পরপর তা পরিবর্তন করতে হয়। ফ্রেড হোয়েল ইংরেজি: Fred Hoyle; ১৯১৫ – ২০০১ ছিলেন একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বৈজ্ঞানিক বিষয়ে বিতর্কিত অবস্থান এবং নাক্ষত্রিক নিউক্লিওসিন্থেসিসে অবদানের জন্য পরিচিত ছিলেন। তিনি প্রায়ই বিগ ব্যাং তত্ত্বকে প্রত্যাখ্যান করতেন এবং পরিবর্তে একটি স্থির রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় তত্ত্বের পক্ষে ছিলেন। * বই পোড়ানোর চেয়েও গুরুতর অপরাধ অনেক আছে। সেগুলোর মধ্যে একটি হল বই না পড়া। * ভালো বই পড়া মানে গত শতাব্দীর সেরা মানুষদের সঙ্গে কথা বলা। * যদি এমন কোনও বই থাকে যা আপনি পড়তে চান তবে এটি এখনও লেখা হয়নি তবে আপনাকে অবশ্যই এটি লিখতে হবে। * বই কিনলেই যে পড়তে হবে, এটি হচ্ছে পাঠকের ভুল। বই লেখা জিনিসটা একটা শখমাত্র হওয়া উচিত নয়, কিন্তু বই কেনাটা শখ ছাড়া আর কিছু হওয়া উচিত নয়। * ভালো খাদ্যবস্তু পেট ভরে কিন্তু ভালো বই মানুষের আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে। * প্রচুর বই নিয়ে গরিব হয়ে চিলোকোঠায় বসবাস করব তবু এমন রাজা হতে চাই না যে বই পড়তে ভালোবাসে না। * একজন মানুষ ভবিষ্যতে কী হবেন সেটি অন্য কিছু দিয়ে বোঝা না গেলেও তার পড়া বইয়ের ধরন দেখে তা অনেকাংশেই বোঝা যায়। * ঘরের কোনো আসবাবপত্র বইয়ের মতো সুন্দর নয়। * বই পড়াকে যথার্থ হিসেবে যে সঙ্গী করে নিতে পারে, তার জীবনের দুঃখ কষ্টের বোঝা অনেক কমে যায়। * বই হচ্ছে মস্তিষ্কের সন্তান। *একটি বই পড়ার দুটি উদ্দেশ্য থাকা উচিত একটি হল– বইটিকে উপভোগ করা অন্যটি হল– বইটি নিয়ে গর্ব করতে পারা। * কোনো বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে অবহিত হতে চাইলে তা নিয়ে বই লেখা শুরু করাই ভালো। *ধন বল, আয়ু বল, অন্যমনস্ক ব্যক্তির ছাতা বল, সংসারে যত কিছু মরণশীল পদার্থ আছে বাংলা বই হচ্ছে সকলের সেরা। *বাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে বই খুলুন, অবাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে টেলিভিশন খুলুন। * তুমি বসন্তের কোকিল, বেশ লোক। যখন ফুল ফুটে, দক্ষিণ বাতাস বহে, এ সংসার সুখের স্পর্শে শিহরিয়া উঠে, তখন তুমি আসিয়া রসিকতা আরম্ভ কর। আর যখন দারুণ শীতে জীবলোকে থরহরি কম্প লাগে, তখন কোথায় থাক, বাপু? যখন শ্রাবণের ধারায় আমার চালাঘরে নদী বহে, যখন বৃষ্টির চোটে কাক চিল ভিজিয়া গোময় হয়, তখন তোমার মাজা মাজা কালো কালো দুলালি ধরণের শরীরখানি কোথায় থাকে? তুমি বসন্তের কোকিল, শীত বর্ষার কেহ নও। * এ সংসারে বিশেষ দুঃখ এই যে, মরিবার উপযুক্ত সময়ে কেহ মরে না। অসময়ে সবাই মরে। কৃষ্ণকান্তের উইল বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, প্রকাশস্থান- কলকাতা, প্রকাশক- বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ প্রকাশনা সংস্থা, প্রকাশসাল- ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫১ বঙ্গাব্দ দ্বিতীয় খণ্ড, একাদশ পরিচ্ছেদ, পৃষ্ঠা ৯৯ * “পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ?”এ ধ্বনি নবকুমারের কর্ণে প্রবেশ করিল। কি অর্থ, কি উত্তর করিতে হইবে, কিছুই মনে হইল না। ধ্বনি যেন হর্ষবিকম্পিত হইয়া বেড়াইতে লাগিল; যেন পবনে সেই ধ্বনি বহিল; বৃক্ষপত্রে মর্মারিত হইতে লাগিল; সাগরনাদে যেন মন্দীভূত হইতে লাগিল। সাগরবসনা পৃথিবী সুন্দরী; রমণী সুন্দরী; ধ্বনিও সুন্দর; হৃদয়তন্ত্রীমধ্যে সৌন্দর্য্যর লয় মিলিতে লাগিল। কপালকুণ্ডলা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, প্রকাশস্থান- কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দ (১২৭৪ বঙ্গাব্দ প্রথম খণ্ড, পঞ্চম পরিচ্ছেদ, পৃষ্ঠা ১৮-১৯ * পুষ্প আপনার জন্য ফুটে না। পরের জন্য তোমার হৃদয়-কুসুমকে প্রস্ফুটিত করিও। * তিলোত্তমা অপাঙ্গে অর্দ্ধদৃষ্টি করিতে জানিতেন না, দৃষ্টিতে কেবল স্পষ্টতা আর সরলতা; দৃষ্টির সরলতাও বটে, মনের সরলতাও বটে; তবে যদি তাঁহার পানে কেহ চাহিয়া দেখিত, তবে তৎক্ষণাৎ কোমল পল্লব দুখানি পড়িয়া যাইত; তিলোত্তমা তখন পরাতল ভিন্ন অন্যত্র দৃষ্টি করিতেন না। দুর্গেশনন্দিনী বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, প্রকাশক- গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৩৩ * বিপৎকালে সঙ্কোচ মূঢ়ের কাজ। কপালকুণ্ডলা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশস্থান- কলকাতা, প্রকাশসাল ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দ (১২৭৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৫৩ * রচনা এবং সমালোচনা এই উভয় কার্যের ভার বঙ্কিম একাকী গ্রহণ করাতেই বঙ্গসাহিত্য এত সত্বর এমন দ্রুত পরিণতি লাভ করিতে সক্ষম হইয়াছিল। * বঙ্কিম সর্বপ্রথমে হাস্যরসকে সাহিত্যের উচ্চশ্রেণীতে উন্নীত করেন। তিনিই প্রথমে দেখাইয়া দেন যে, কেবল প্রহসনের সীমার মধ্যে হাস্যরস বদ্ধ নহে; উজ্জল শুভ্র হাস্য সকল বিষয়কেই আলোকিত করিয়া তুলিতে পারে। তিনিই প্রথম দৃষ্টান্তের দ্বারা প্রমাণ করাইয়া দেন যে, এই হাস্যজ্যোতির সংস্পর্শে কোনো বিষয়ের গভীরতার গৌরব হ্রাস হয় না, কেবল তাহার সৌন্দর্য এবং রমণীয়তার বৃদ্ধি হয়, তাহার সর্বাংশের প্রাণ এবং গতি যেন সুস্পষ্টরূপে দীপ্যমান হইয়া উঠে। হ্যারে কয় নাইয়া আর মন বুইজ্যা কথা কয় আসর বুইজ্যা গান গায় হ্যারে কয় গাইয়া ব্যাখ্যা পরিস্থিতি ও পরিবেশ বুঝে সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা বলা হয়েছে। :ব্যাখ্যা: টাকা হলে সাধারণ থেকে অভিজাতের দলে নাম লেখায়। *খানকি, বৈদ্য, মোক্তার, নাপতা হয় রোজেরডা রোজ নাইলে হপ্তা হপ্তা। :ব্যাখ্যা: এ সব পেশার লোকদের নিয়মিত রোজগারের কোনো নিশ্চয়তা নেই। ধান গাছেরে কয় তাল গাছ। ব্যাখ্যাঃ যে চাষি নয়, চাষবাস ফসল সম্পর্কে তার ধারণা থাকে না। মানলে তালগাছ না মানলে বালগাছ। :ব্যাখ্যাঃ কাউকে সম্মান দেখালে তবে সে বড় হয় আর কাউকে হীন ভাবলে সে হীন হয়ে থাকে। :ব্যাখ্যা: নিত্য দুর্ভাবনার কথা বলা হয়েছে। নদীর পাড়ে যারা বাস করে তাদের সব সময় দুর্ভাবনায় থাকতে হয়, কখন নদী ভাঙন শুরু হয়। :ব্যাখ্যা: যার স্থান-কাল ও দূরত্ব সম্পর্কে ধারণা নেই, তার সম্পর্কে বলা হয়েছে। * আরও মনে পড়ে শ্রাবণের গভীর রাত্রি, ঘুমের ফাঁকের মধ্য দিয়া ঘনবৃষ্টির ঝমঝম শব্দ মনের ভিতরে সুপ্তির চেয়েও নিবিড়তর একটা পুলক জমাইয়া তুলিতেছে, একটু যেই ঘুম ভাঙিতেছে মনে মনে প্রার্থনা করিতেছি সকালেও যেন এই বৃষ্টির বিরাম না হয় এবং বাহিরে গিয়া যেন দেখিতে পাই, আমাদের গলিতে জল দাঁড়াইয়াছে এবং পুকুরের ঘাটের একটি ধাপও আর জাগিয়া নাই। * বর্ষা-ঋতুটা বিশেষভাবে কবির ঋতু। কেননা কবি গীতার উপদেশকে ছাড়াইয়া গেছে। তাহার কর্ম্মে ও অধিকার নাই; ফলেও অধিকার নাই। তাহার কেবলমাত্র অধিকার ছুটিতে;–কর্ম্ম হইতে ছুটি, ফল হইতে ছুটি। * শ্রাবণ মাসে বর্ষা হয় ইহা এদেশে সত্য বিলাতে মিথ্যা। * তুমি বসন্তের কোকিল, বেশ লোক। যখন ফুল ফুটে, দক্ষিণ বাতাস বহে, এ সংসার সুখের স্পর্শে শিহরিয়া উঠে, তখন তুমি আসিয়া রসিকতা আরম্ভ কর। আর যখন দারুণ শীতে জীবলোকে থরহরি কম্প লাগে, তখন কোথায় থাক, বাপু? যখন শ্রাবণের ধারায় আমার চালাঘরে নদী বহে, যখন বৃষ্টির চোটে কাক চিল ভিজিয়া গোময় হয়, তখন তোমার মাজা মাজা কালো কালো দুলালি ধরণের শরীরখানি কোথায় থাকে? তুমি বসন্তের কোকিল, শীত বর্ষার কেহ নও। বাংলা প্রবাদ হল বিশেষ কিছু বাক্-চাতুর্য বা বাক্-ভঙ্গি যা ভাষায় রসবোধ আনে এবং আক্ষরিক অর্থকে পিছনে রেখে লক্ষ্যার্থে বা ব্যঙ্গার্থে তাৎপর্যময় হয়। এর উৎস বাঙালি জাতির মর্মলোক। বাংলার লোককথা, লোকগাথা বা কবির রচনা জনপ্রিয়তার কারণে দৈনন্দিন জীবনচর্যায় ব্যবহৃত হয়। তাই একে প্রবাদ-প্রবচনও বা বাগধারা বলা হয়। * দুই নৌকায় পা দিলে ব্যর্থ হতে হয়। * দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা নেই। * জলে কুমীর ডাঙ্গায় বাঘ * বাংলা ভাষা শব্দ সংগ্রহ করে সংস্কৃত ভাণ্ডার থেকে, কিন্তু ধ্বনিটা তার স্বকীয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা শব্দতত্ত্ব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, তৃতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৯১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৬৪ * বাঙলা ভাষায় নুতন ওজস্বিতা আনতে হবে। এই যেমন ঘন ঘন ক্রিয়াপদ ব্যবহার করলে ভাষার দম কমে যায়। বিশেষণ দিয়ে Verb (ক্রিয়াপদ)-এর ব্যবহারগুলি কমিয়ে দিতে হবে। * অন্যান্য ভারতীয় ভাষার ন্যায় বাংলা ভাষার আনুষ্ঠানিকতা দেখানোর ধারাও তিনটিই। তুই, তুমি আর আপনি। * উনবিংশ শতাব্দীতে সাহিত্যের ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা সংস্কৃতের জায়গা দখল করে নিয়েছে। ঔপন্যাসিক চ্যাটার্জি ছিলেন এর বোক্কাচ্চো, আর রবি ঠাকুর ছিলেন প্যাট্রিয়ার্ক। **উইল ডুরান্ট (আওয়ার ওরিয়েন্টাল হেরিটেজ: ইন্ডিয়া এন্ড হার নেইবোরস) ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপের সিংহভাগ অঞ্চল জুড়ে বাংলাদেশ ভূখণ্ড অবস্থিত। নদীমাতৃক বাংলাদেশ ভূখণ্ডের উপর দিয়ে বয়ে গেছে ৫৭টি আন্তর্জাতিক নদী। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বে ও দক্ষিণ-পূর্বে টারশিয়ারি যুগের পাহাড় ছেয়ে আছে। বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন ও দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশে অবস্থিত। * স্থানীয় বা আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থা বাংলাদেশে আইএসের উপস্থিতি প্রমাণ করতে পারেনি। আমার মনে হয়না, আন্তর্জাতিক কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর জন্য বাংলাদেশ অভয়ারণ্য হতে পারে। * বাংলার উর্বর মাটিতে যেমন সোনা ফলে, ঠিক তেমনি পরগাছাও জন্মায়! একইভাবে, বাংলাদেশে কতকগুলো রাজনৈতিক পরগাছা রয়েছে, যারা বাংলার মানুষের বর্তমান দুঃখ-দূর্দশার জন্য দায়ী। * বাংলাদেশের সব বাড়ীই আমার বাড়ী। শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র- দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৬৩ * পাট, চা ইত্যাদিসহ আমাদের যা প্রয়োজন বাংলাদেশেই তা আছে। শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র- দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৬৩ *বাংলাদেশ ধনী দেশ নয়, কিন্তু আমাদের হৃদয় অনেক বড়। *আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে দেশের উন্নয়ন করে। *আওয়ামী লীগ কোন রাজনৈতিক দল ভাঙ্গা-গড়ায় বিশ্বাসী নয়। আওয়ামী লীগের অতীত ইতিহাস কখনো একে সমর্থন করে না। *আওয়ামী লীগ শুধু রাজনৈতিক দল নয় এটি একটি অনুভূতি *আওয়ামী লীগের নেতারা কথা বললে মিথ্যা বলে, প্রতিজ্ঞা করলে তা ভঙ্গ করে, এবং জনগনের আমানতের খেয়ানত করে। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত। সবুজ রংটি বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক এবং বৃত্তের লাল রংটি উদীয়মান সূর্য ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারীভাবে গৃহীত হয়। এরপর তিনজন গৃহভৃত্য এবং একজন সঙ্গী ও দেহরক্ষীসহ তাঁকে নিয়ে চলে যায়। তাকে নিয়ে যাবার পর পাকিস্তানী সৈন্যরা আবার বাড়িতে প্রবেশ করে সমস্ত কাগজপত্র ইত্যাদি নিয়ে যায়। যাবার আগে তারা সেই বাড়িতে উড্ডীন বাংলাদেশের পতাকা লক্ষ্য করে গুলী চালায়। সেই রাতেই ঢাকা শহরের সর্বত্র আগুন জ্বলতে দেখা যায়।.. বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধ হলো ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত একটি বিপ্লব ও সশস্ত্র সংগ্রাম। পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থান ও স্বাধিকার আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় এবং বাঙালি গণহত্যার প্রেক্ষিতে এই জনযুদ্ধ সংঘটিত হয়। যুদ্ধের ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। পশ্চিম পাকিস্তান-কেন্দ্রিক সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে মার্চ রাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে অপারেশন সার্চলাইট পরিচালনা করে এবং নিয়মতান্ত্রিক গণহত্যা শুরু করে। এর মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী সাধারণ বাঙালি নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং পুলিশ ও ইপিআর কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। সামরিক জান্তা সরকার ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফলকে অস্বীকার করে এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর পশ্চিম পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে। * আপনি ভাবতেও পারবেন না মানুষ মানুষের সঙ্গে এই ধরনের আচরণ করতে পারে। গ্রামের পর গ্রাম, জনপদের পর জনপদ পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। শরণার্থীরা মানসিকভাবে প্রচণ্ড বিপর্যস্ত কারণ ওরা কী অবস্থা থেকে পালিয়ে এসেছে কেবল তারাই জানে। পূর্ব বাংলায় তাদের ওপর যে ধরনের পৈশাচিকতা ও বর্বরতা চালানো হয়েছে তা ইতিহাসে বিরল। নিরীহ মানুষের উপর নির্মম কায়দায় গণহত্যা চালানো হয়েছে। প্রাণে বাঁচতে ভারতে আশ্রয় নিয়েছে নিরীহ মানুষ। আপনার কাছে অনুরোধ মানবিক দিক থেকে পূর্ব বাংলার পরিস্থিতি অবলোকন করতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন। এই গণহত্যা নিপীড়ন ও নির্যাতনের জন্য প্রধানত দায়ী পাকিস্তান সরকার। অথচ আমরা তাদের সাহায্য দিয়েছি। তাদের যে সামরিক সাহায্য দিয়েছি সেই সামরিক শক্তি অপপ্রয়োগ করছে তারা পূর্ব বাংলার সাধারণ নিরীহ মানুষের উপর। পূর্ব বাংলার বিষয়ে ভারতের মত এবং অবস্থান নিয়েও প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনকে অবহিত করতে গিয়ে এডওয়ার্ড কেনেডির উক্তি।'' *বাংলাদেশ জনগণের সীমাহীন দুঃখ বেদনার সঙ্গে আমরা শুধু সহমর্মীতা প্রকাশ করছিনা, তাদের এই দুঃসহ অবস্থা থেকে মুক্ত করার বিষয়টি আমাদের নিরাপত্তার সাথে সংশ্লিষ্ট। একটি আলোচনায় ইন্দিরা গান্ধী ২৭ মার্চ, ১৯৭১''। চীনের প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই ইয়াহিয়া খানকে লেখা এক চিঠিতে করা উক্তি।'' *সোভিয়েত ইউনিয়ন ভারতকে থামাতে পারতো। কিন্তু তারা সেটা করেনি। প্রকৃতপক্ষে মৈত্রী চুক্তির মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়ন যুদ্ধকে উসকে দিয়েছে। হোয়াইট হাউজ ইয়ারস বইতে হেনরি কিসিঞ্জার''। * এটাই হয়ত আমার শেষ বার্তা, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান জানাই, আপনারা যেখানেই থাকুন, আপনাদের সর্বস্ব দিয়ে দখলদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যান। বাংলাদেশের মাটি থেকে সর্বশেষ পাকিস্তানি সৈন্যটিকে উত্খাত করা এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের আগ পর্যন্ত আপনাদের যুদ্ধ অব্যাহত থাকুক। *আমি, মেজর জিয়া, বাংলাদেশ লিবারেশন আর্মির প্রাদেশিক কমান্ডার-ইন-চিফ, শেখ মুজিবর রহমানের পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি। * ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা ছাড়াই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিজয় সম্ভব ছিল। এতে হয়তো সময় এই-দুই বছর বেশি লাগতো। কারণ বাংলাদেশের যুদ্ধটি ছিল একটি জাতির স্বাধীনতা যুদ্ধ। কোন যুদ্ধ যদি স্বাধীনতার জন্য হয় তবে সে যুদ্ধকে কোনভাবেই ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব হয় না। বাঙালি জাতি বা বাঙ্গালি জাতি একটি সংকর জাতি ও দক্ষিণ এশিয়ায় বসবাসকারী আদিতম মানবগোষ্ঠীসমূহের মধ্যে একটি। প্রায় ১৫০০ বছর আগে আর্য-অনার্য মিশ্রিত প্রাকৃত ভাষা থেকে বিবর্তনের মাধ্যমে আধুনিক বাংলা ভাষা এবং ব্রাহ্মী লিপি থেকে সিদ্ধম লিপির মাধ্যমে আধুনিক বাংলা লিপির সৃষ্টি হয়েছে। পরবর্তীকালে অষ্ট্রিক ও নিগ্রিটো জাতির মানুষ এসে মিশেছে। বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গের ঝাড়খন্ড, আসাম, ত্রিপুরা, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের বাইরেও, মধ্যপ্রাচ্য, জাপান, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইত্যাদি সহ সারাবিশ্বে অনেক প্রবাসী বাঙালি আছেন। * আমি বিশ্বাস করি বাঙ্গালীরা কোন কালেই জমির কণার উপর কর্তৃত্ব করেনি। যে পদ্ধতির মাধ্যমে একটি বিদেশী জাতি অন্য জাতির উপর তার শাসন বজায় রাখতে পারে সে সম্পর্কে তারা সম্পূর্ণরূপে অজ্ঞ। * আমি মনে করি, বাঙালিরা খুব ভালো যোদ্ধা নয়। হেনরি কিসিঞ্জার। গ্যারি জে. বাস (২০১৪ দ্য ব্লাড টেলিগ্রাম: নিক্সন, কিসিঞ্জার এন্ড অ্যা ফরগেটেন জেনোসাইড''। * অবশ্যই বাঙালিদেরকে শাসন করা পুরো ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন কাজ ছিল। হেনরি কিসিঞ্জার। গ্যারি জে. বাস (২০১৪ দ্য ব্লাড টেলিগ্রাম: নিক্সন, কিসিঞ্জার এন্ড অ্যা ফরগেটেন জেনোসাইড''। *বাঙালি যেদিন ঐক্যবদ্ধ হয়ে বলতে পারবে ‘ বাঙালির বাংলা ’ সেদিন তারা অসাধ্য সাধন করবে। কাজী নজরুল ইসলাম। ‘বাঙালির বাংলা’ প্রবন্ধ, নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, সপ্তম খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ৫৬ * আমি এই অর্থে গভীরভাবে দুঃখিত যে শ্বেতাঙ্গরা এখনও এই দেশে উচ্চতর। কিছু অর্থে, আপনি যদি কোনও রেস্তোরাঁয় বসেন তবে কেনীয়দের পরিবেশন করার আগে তাদের পরিবেশন করা হয়। আপনি যদি কাস্টমসের মধ্য দিয়ে যান, একজন শ্বেতাঙ্গ ব্যক্তি আদেশ অনুসরণ করা হয় যে সকল মানুষের সাথে একই আচরণ করা হবে * যখন আমরা অসম্ভব প্রতিকূলতার মুখোমুখি হয়েছি; যখন আমাদের বলা হয়েছে যে আমরা প্রস্তুত নই, বা আমাদের চেষ্টা করা উচিত নয়, বা আমরা করতে পারি না, আমেরিকানদের প্রজন্মের পর প্রজন্ম একটি সাধারণ বিশ্বাসের সাথে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যা একটি জনগণের আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে: হ্যাঁ, আমরা পারি। বার্ট্রান্ড রাসেল ১৮ মে ১৮৭২ – ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০) ছিলেন একজন ব্রিটিশ দার্শনিক, যুক্তিবিদ, গণিতবিদ, ইতিহাসবেত্তা, সমাজকর্মী, অহিংসাবাদী, এবং সমাজ সমালোচক। তাকে বিশ্লেষণী দর্শনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত যুদ্ধবিরোধী ব্যক্তিত্ব এবং জাতিসমূহের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্যে বিশ্বাস করতেন। তিনি ছিলেন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী। রাসেল তার অহিংস মতবাদ প্রচারের জন্যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জেলবন্দী হন। তার দার্শনিক নিবন্ধ "অন ডিনোটিং" দর্শনশাস্ত্রে মডেল হিসেবে বিবেচিত হয়। * বিশ্বের মূল সমস্যা হচ্ছে, বোকা এবং গোঁড়া লোকেরা সব সময় নিশ্চিত থাকে আর জ্ঞানী লোকেরা সব সময় সংশয়ে থাকে। * বোকার স্বর্গে বাস করাদের সুখ দেখে হিংসা করো না, কারণ ওই অবস্থাকে সুখ ভাবা একমাত্র ‘বোকা’দের পক্ষেই সম্ভব। * অপ্রত্যক্ষভাবে মতৈক্যে না পৌঁছে ভিন্নমত পোষণ করো। * চিন্তা করার মানসিকতাকে কখনো নিরুৎসাহিত করো না। কারণ একমাত্র চিন্তার মাধ্যমেই সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব। * চিন্তন প্রক্রিয়ায় কখনোই ‘প্রমাণ’ গোপন করার চেষ্টা করো না। কারণ প্রমাণকে চিরদিন লুকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। * বই পড়ার দুটি উদ্দেশ্য; এক, আপনি এটি উপভোগ করেন; অন্যটি, আপনি এটি নিয়ে অহংকার করতে পারেন। * মতবিকেন্দ্রিক হতে ভয় পাবেন না, কারণ এখন গৃহীত প্রতিটি মতামতই একসময় উদ্ভট ছিল। * ভয় হল কুসংস্কারের প্রধান উৎস এবং নিষঠুরতার অন্যতম উৎস। ভয়কে জয় করাই জ্ঞানের সূচনা। * জীবনে শেখার সবচেয়ে কঠিন জিনিস হল কোন সেতুটি অতিক্রম করতে হবে এবং কোনটি পোড়াতে হবে। * বলা হয় মানুষ একটি যুক্তিশীল প্রাণী। আমার সারা জীবন তার প্রমাণ খুঁজছি যা এটি সমর্থন করতে পারে। * পিপড়ে আর বুনোরা আগন্তুককে অক্কা পাইয়ে ছাড়ে * বিজ্ঞানীরা অসম্ভবকে সম্ভব করার জন্য সচেষ্ট হন। রাজনীতিবিদরা অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলেন। বাল গঙ্গাধর তিলক ২৩ জুলাই ১৮৫৬ ১ আগস্ট ১৯২০) একজন ভারতীয় পণ্ডিত, জাতীয়তাবাদী নেতা, সমাজ সংস্কারক, আইনজীবী এবং স্বাধীনতা কর্মী ছিলেন। তার আসল নাম ছিল কেশভ গঙ্গাধার তিলক। গান্ধীর আগে তিনি ছিলেন ভারতের বহুল পরিচিত রাজনৈতিক নেতা। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক কর্তৃপক্ষ তাকে "ভারতীয় অস্থিরতার জনক" বলে অভিহিত করেছেন। তাকে সন্মান জানিয়ে "লোকমান্য" বলা হতো, যার অর্থ জনগণ দ্বারা গৃহীত (নেতা হিসাবে)। তিলক স্বদেশী আন্দোলন এবং বয়কট আন্দোলনকে উৎসাহিত করেছিলেন। * স্বরাজ আমাদের জন্মগত অধিকার এবং আমি এটি নিয়েই ছাড়ব। * শুধু কর্ম করে যাও, তার পরিণতির দিকে মনোযোগ দিও না। * ঈশ্বর যদি অস্পৃশ্যতায় বিশ্বাস করেন, তাহলে আমি তাকে ঈশ্বর বলব না। * ভারতের দারিদ্র্য পুরোটাই বর্তমান শাসনব্যবস্থার কারণে। * স্বদেশী এবং বয়কট আন্দোলন একই মুদ্রার দুটি দিক। * দৌড়াতে না পারলে দৌড়াও না, কিন্তু যারা ছুটতে পারে তাদের পা ধরে টানা কেন? * অসুবিধা, বিপদ এবং ব্যর্থতার ভয় থেকে পালানোর চেষ্টা করবেন না। তারা তো পথে আসবেই। * দুর্বল হবেন না, শক্তিশালী হোন এবং বিশ্বাস করুন যে ঈশ্বর সর্বদা আপনার সাথে আছেন। ==বাল গঙ্গাধর তিলককে নিয়ে উক্তি== ব্রিটিশ লেখক স্যার ভ্যালেন্টাইন চিরোল বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী ২ আগস্ট ১৮৪১ – ৪ জুন ১৮৯৯) ছিলেন ব্রাহ্মসমাজের অন্যতম আচার্য এবং নব্যবৈষ্ণববাদের প্রবক্তা। শিক্ষার প্রসার ও কুসংস্কারমুক্ত সমাজ গঠনে তার ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। নদিয়া জেলার শিকারপুরের নিকট দহকুল গ্রামে বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী জন্মগ্রহণ করেন। বিজয়কৃষ্ণ ছিলেন প্রখ্যাত ধর্মপ্রচারক। ব্রাহ্মধর্ম প্রচারকার্যে তিনি একাদিক্রমে ২৫ বছর ভারতের বিভিন্ন স্থান ভ্রমণ করেন। শান্তিপুর, ময়মনসিংহ, গয়া প্রভৃতি অঞ্চলে ব্রাহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠায় তিনি ছিলেন প্রধান উদ্যোক্তা। * সকল দলে থাকিলে ধর্মভাব বর্দ্ধিত হয় না। অবিরত ধর্মলাভ করিতে হইলে সম্পূর্ণরূপে ভগবানের অধীন হইয়৷ সত্যকে অকপটে গ্রহণ, সংসারে যাহা ধর্মপথের অন্তরায় তাহা পরিত্যাগ, এবং লোকনিন্দা ও প্রশংসা অগ্রাহ্য করিতে হয়। * মনুষ্যত্বের মধ্যে অনেক গুণ আছে, তন্মধ্যে দয়া প্রধান গুণ। এই দয়া যথার্থভাবে পরিচালিত হইলে অহিংসা, মনুষ্যত্বের স্বাভাবিক কার্য্য হইবে। এই মনুষ্যত্ব হইতে উন্নত হইলে দেবত্ব, দেবত্ব হইতে উন্নত হইলে, জীবাত্মা পরব্রহ্মের অসীম সত্বায় প্রবেশ করিয়া লীলারস সম্ভোগ করেন। * সুখী সেই ব্যক্তি যিনি একজন সত্যিকারের বন্ধু খুঁজে পান, এবং অনেক বেশি সুখী তিনি যিনি তার স্ত্রীর মধ্যে সেই সত্যিকারের বন্ধু খুঁজে পান। * যখন কেউ তোমার স্ত্রীকে চুরি করে, তখন তাকে তার কাছেই রাখতে দেওয়ার চেয়ে ভাল প্রতিশোধ আর কিছু হতে পারে না। * বিবাহ বয়স সম্পর্কিত বিষয় না; এটা সঠিক ব্যক্তিকে খুঁজে বের করার বিষয়। * প্রথমবার বিয়ে প্রেমের জন্য, দ্বিতীয়বার অর্থের জন্য এবং তৃতীয়বার সাহচর্যের জন্য। * যত যাই হোক, বিয়ে কর। ভালো বউ পেলে তুমি সুখী হবে; খারাপ বউ পেলে দার্শনিক হয়ে যাবে। * প্রতিটি ভাল সম্পর্ক, বিশেষত বিবাহ, সম্মানের উপর নির্ভরশীল। যদি এটি সম্মানের উপর নির্ভর করে না হয়, তবে ভাল বলে মনে হয় এমন কিছুই খুব দীর্ঘস্থায়ী হবে না। * বিবাহ একটা বড়সড় কাঁচির মত, তাই যারা করে তাদের পৃথক করা যায় না; মাঝেমধ্যে দুজন উল্টা দিকে এগিয়ে যায়, তারপরও দুজনের মাঝখানে আসা অন্য কাউকে শাস্তি দিয়েই ছাড়ে। * সুখী বৈবাহিক জীবনের একটাই উপায় আছে তা হল যত তাড়াতাড়ি আমি জানব যে আমি আবার বিয়ে করব কিনা। * বিবাহ স্বর্গ বা নরক নয়, এটি কেবল প্রায়শ্চিত্তমূলক। * আপনি যদি একজনের সমালোচনার জন্য অনেক পুরুষের প্রশংসা ত্যাগ করতে চান তবে সামনে আগান, বিয়ে করুন। * বিয়ে হল অপরিচিতদের সাথে লড়াই থেকে আমাদের দূরে রাখার প্রাকৃতিক উপায়। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ১২ই সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ ১লা নভেম্বর, ১৯৫০) ছিলেন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। উপন্যাস ও ছোটগল্প রচয়িতা হিসাবে তিনি খ্যাতি অর্জন করেন। পথের পাঁচালী ও অপরাজিত, আরণ্যক, চাঁদের পাহাড়,আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী, অশনি সংকেত প্রভৃতি উপন্যাস বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। *নির্জনতা আত্মার উন্নতির একটি প্রধান উপায়। *অচেনার আনন্দকে পাইতে হইলে পৃথিবী ঘুরিয়া বেড়াইতে হইবে, তাহার মানে নাই। আমি যেখানে আর কখনো যাই নাই, আজ নতুন পা দিলাম, যে নদীর জলে নতুন স্নান করিলাম, যে গ্রামের হাওয়ায় শরীর জুড়াইল, আমার আগে সেখানে কেহ আসিয়াছিল কিনা, তাহাতে আমার কি আসে যায়? আমার অনুভুতিতে তাহা যে অনাবিষ্কৃত দেশ। আমি আজ সর্বপ্রথম মন, বুদ্ধি, হৃদয় দিয়া উহার নবীনতাকে আস্বাদ করিলাম যে! * মানুষ কি চায় — উন্নতি, না আনন্দ? উন্নতি করিয়া কি হইবে যদি তাহাতে আনন্দ না থাকে? আমি এমন কত লোকের কথা জানি, যাহারা জীবনে উন্নতি করিয়াছে বটে, কিন্তু আনন্দকে হারাইয়াছে। * মুড়িঘাটা কি বাজিতপুরের ঘাট থেকে নৌকো করে চলে যেও চাঁদুড়িয়ার ঘাট পর্যন্ত- দেখতে পাবে দুধারে পলতে মাদার গাছের লাল ফুল, জলজ বন্যেবুড়োর ঝোপ, টোপাপানার দাম, বুনো তিৎপল্পা লতার হল্‌দে ফুলের শোভা, কোথাও উঁচু পাড়ে প্রাচীন বট-অশ্বত্থের ছায়াভরা উলুটি-বাচড়া-বৈঁচি ঝোপ, বাঁশঝাড়, গাঙশালিখের গর্ত, সুকুমার লতাবিতান। গাঙের পাড়ে লোকের বসতি কম, শুধুই দূর্বাঘাসের সবুজ চরভূমি, শুধুই চখা বালির ঘাট, বন-কুসুমে ভর্তি ঝোপ, বিহঙ্গ-কাকলী-মুখর বনান্তস্থলী। গ্রামের ঘাটে কোথাও দু’দশখানা ডিঙি নৌকো বাঁধা রয়েছে। ক্কচিৎ উঁচু শিমুল গাছের আঁকাবাঁকা শুকনো ডালে শকুনি বসে আছে সমাধিস্থ অবস্থায়- ঠিক যেন চীনা চিত্রকরের অঙ্কিত ছবি। উইলিয়াম হেনরি গেটস তৃতীয় জন্ম ২৮ অক্টোবর, ১৯৫৫) একজন আমেরিকান ব্যবসায়িক মহারথী, সফটওয়্যার বিকাশকারী, বিনিয়োগকারী, লেখক এবং সমাজসেবী। তিনি মাইক্রোসফ্ট কর্পোরেশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। মাইক্রোসফ্টে কর্মজীবন চলাকালীন গেটস চেয়ারম্যান, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান সফটওয়্যার আর্কিটেক্টের পদে ছিলেন এবং মে ২০১৪ অবধি বৃহত্তম স্বতন্ত্র শেয়ারহোল্ডারও ছিলেন। তিনি ১৯৭০ ও ১৯৮০ এর দশকের মাইক্রোকম্পিউটার বিপ্লবের অন্যতম সেরা উদ্যোক্তা এবং পথিকৃৎ। * সবচেয়ে অসুখী মানুষের প্রতি লক্ষ্য করুন, অনেক কিছু শিখতে পারবেন। Business the Speed of Thought * সফলতার উৎযাপন করা ভালো, তবে ব্যর্থতার দিকেও নজর দিতে হবে। Business the Speed of Thought * এখন পর্যন্ত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পড়তে ও লিখতে পারলেও বিষয়বস্তু বুঝতে পারে না। চ্যাটজিপিটির মতো নতুন প্রোগ্রামগুলো ইনভয়েস (চালান) বা চিঠি লেখার পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রের অনেক কাজ আরও দক্ষভাবে করতে সহায়তা করবে। এটি আমাদের বিশ্বকে বদলে দেবে। * যৌবন করে না ক্ষমা প্রতি অঙ্গে অঙ্গীকার করে মনোরমা বিশ্বের শরীরে। অপরুপ উপহারে কখন সাজায় বোঝাও না যায়। *বস্তুত শুধু নিজে অজস্র রূপ ও রীতির কবিতা লিখেই নয়, সহযাত্রী এবং উত্তরসূরি আধুনিক কবি সমাজকে কবি মর্যাদায় সমুন্নীত করে কবিতা সম্পাদক বুদ্ধদেব বসু একালের বাংলা কাব্যের ইতিহাসে অমর হয়ে রইলেন। **বুদ্ধদেব বসু সম্পর্কে জগদীশ ভট্টাচার্য। রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন সাধারণত বেগম রোকেয়া নামে অধিক পরিচিত; ৯ ডিসেম্বর ১৮৮০- ৯ ডিসেম্বর ১৯৩২) হলেন একজন বাঙালি চিন্তাবিদ, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক। তিনি বাঙালি মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত এবং প্রথম বাঙালি জাগরণী লেখিকা। *না জাগিলে সব ভারত ললনা এ ভারত আর জাগিবে না। * আমরা সমাজের অর্ধাঙ্গ, আমরা পড়িয়া থাকিলে সমাজ উঠিবে কীরূপ? কোনো ব্যক্তি এক পা বাঁধিয়া রাখিলে সে খোঁড়াইয়া খোঁড়াইয়া কতদূর চলিবে? পুরুষের স্বার্থ এবং আমাদের স্বার্থ ভিন্ন নহে। * দেহের দুটি চক্ষুস্বরূপ, মানুষের সব রকমের কাজ কর্মের প্রয়োজনে দু টি চক্ষুর গুরুত্ব সমান। * যখনই কোন ভগ্নী মস্তক উত্তোলনের চেষ্টা করিয়াছেন, অমনি ধর্মের দোহাই বা শাস্ত্রের বচনরূপ অস্ত্রাঘাতে তাঁহার মস্তক চূর্ণ হইয়াছে। আমরা প্রথমতঃ যাহা মানি নাই, তাহা পরে ধর্মের আদেশ ভাবিয়া শিরোধার্য করিয়াছি। আমাদিগকে অন্ধকারে রাখিবার জন্য পুরুষগণ ……ঐ ধর্মগ্রন্থগুলিকে ঈশ্বরের আদেশপত্র বলিয়া প্রচার করিয়াছেন। এই ধর্মগ্রন্থগুলি পুরুষ রচিত বিধি-ব্যবস্থা ভিন্ন আর কিছুই নহে। * আমরা পুরুষের ন্যায় সাম্যক সুবিধা না পাইয়া পশ্চাতে পড়িয়া আছি। * যে শকটের এক চক্র বড় (পতি) এবং এক চক্র ছোট (পত্নী) হয়, সে শকট অধিক দূরে অগ্রসর হইতে পারে না; সে কেবল একই স্থানে (গৃহকোণেই) ঘুরিতে থাকিবে। তাই ভারতবাসী উন্নতির পথে অগ্রসর হইতে পারিতেছে না। * কন্যারা জাগ্রত না হওয়া পর্যন্ত দেশমাতৃকার মুক্তি অসম্ভব। * দেহের দু’টি চক্ষুস্বরূপ, মানুষের সবরকমের কাজকর্মের প্রয়োজনে দু’টি চক্ষুর গুরুত্ব সমান। * শিক্ষা লাভ করা সব নর-নারীর অবশ্য কর্তব্য।’ কিন্তু আমাদের সমাজ সর্বদা তাহা অমান্য করেছে। * মেয়েদের এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করিয়া তুলিতে হইবে, যাহাতে তাহারা ভবিষ্যৎ জীবনে আদর্শ গৃহিণী, আদর্শ জননী এবং আদর্শ নারীরূপে পরিচিত হইতে পারে। * আমরা সমাজের অর্ধাঙ্গ, আমরা পড়িয়া থাকিলে সমাজ উঠিবে কীরূপ? কোনো ব্যক্তি এক পা বাঁধিয়া রাখিলে সে খোঁড়াইয়া খোঁড়াইয়া কতদূর চলিবে? পুরুষের স্বার্থ এবং আমাদের স্বার্থ ভিন্ন নহে। তাহাদের জীবনের উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য যাহা আমাদের লক্ষ্য তাহাই। * আমাদের উন্নতির আশা বহুদূরে-ভরসা কেবল পতিতপাবন। বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন ৬ জানুয়ারি ১৭০৬ ১৭ এপ্রিল, ১৭৯০) ছিলেন আমেরিকার প্রতিষ্ঠাতা জনকদের মধ্যে একজন। তিনি ছিলেন একাধারে একজন লেখক, চিত্রশিল্পী, রাজনীতিবিদ, রাজনীতিক, বিজ্ঞানী, সঙ্গীতজ্ঞ, উদ্ভাবক, রাষ্ট্রপ্রধান, কৌতুকবিদ, গণআন্দোলনকারী এবং কূটনীতিক। পদার্থবিজ্ঞানে তার উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। বজ্রনিরোধক দন্ড, বাইফোকাল লেন্স ইত্যাদি উদ্ভাবন করে তিনি বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন। রাজনীতিতে যোগ দেবার পর তিনি ডাক বিভাগের অনেক উন্নতি সাধন করেছিলেন। * অর্ধসত্য কথা বলাও মিথ্যার নামান্তর। * সকলের প্রতি হও শিষ্টাচারী, বহুর মাঝে হও মিশুক, কতকের সাথে হও ঘনিষ্ঠ, সুহৃৎ হও শুধু একজনের, শত্রু হয়ো না কারও। * এক পয়সা সঞ্চয় হলো এক পয়সা উপার্জন। * পরিশ্রম হলো সৌভাগ্যের জননী। * সম্পদ তার নয় যার কাছে আছে, কিন্তু তার যে সেটা ভোগ করে। * আঘাতগুলিকে ধুলোয় লেখো আর সুফলগুলিকে মার্বেলে। * মৃত্যু এবং ট্যাক্স ব্যতীত এই পৃথিবীতে কোন কিছুকেই নিশ্চিত বলা যায় না। * অন্যায়পরায়ণ শাসকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ হলো স্রষ্টার প্রতি মান্যতা। * প্রতিভা কাজে লাগানোর জন্য, লুকিয়ে রেখো না। ছায়ায় থাকা সূর্যঘড়ি কি কাজে আসে? * জ্ঞানী লোকেদের পরামর্শ লাগে না, নির্বোধেরা পরামর্শ শোনে না। * অজ্ঞ হওয়া যত না লজ্জার বিষয় তার চেয়ে বেশি লজ্জার বিষয় হচ্ছে শিখতে না চাওয়া। * এটা মনে করবেন না যে, বেলারুশ রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত। আমরা আমাদের সার্বভৌমত্ব নিজেরাই তৈরি করব। * নিশ্চিতভাবে, অন্য দেশকে হুমকি দেওয়ার জন্য বেলারুশের সেনাবাহিনী বা ভূমিকে জড়িত করার যে কোনও প্রচেষ্টা রাজনৈতিক অভিজাত বা সামরিক বাহিনীর মধ্যে একমত হবে না। এবং বেলারুশিয়ান জনগণের মধ্যে এই জাতীয় কোনও কর্মের জন্য কোনও সমর্থন নেই। * চৈত্রে দিয়া মাটি বৈশাখে কর পরিপাটি। * বৈশাখের প্রথম জলে, আশুধান দ্বিগুণ ফলে। ব্যর্থতা হল একটি কাঙ্ক্ষিত বা অভিপ্রেত উদ্দেশ্য পূরণ না হওয়ার অবস্থা। এটিকে সাফল্যের বিপরীত হিসাবে দেখা যেতে পারে। * আমার আগের ব্যর্থতা থেকে একটা জিনিষই শিখতে পেরেছি, সফল হওয়ার আগ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। সফলতা আর ব্যর্থতা জীবনেরই অংশ। * চেষ্টা করিলেই যে সব সময় সিদ্ধি লাভ হয় তাহা না হইতেও পারে, কিন্তু চেষ্টা না করিয়া যে ব্যর্থতা তাহা পাপ, তাহা কলঙ্ক। আবার কখনো "ব্যর্থ" বলো না। এডওয়ার্ড বুলয়ের-লাইটন Richelieu ১৮৩৯ ২য় অঙ্ক, ২য় দৃশ্য। জীবনের অনেক ব্যর্থতাই এমন যে মানুষ টের পায়না যে তারা সাফল্যের কতটা কাছাকাছি ছিল। থমাস এডিসন, ডেবীরাহ হেডস্ট্রম রচিত From Telegraph to Light Bulb with Thomas Edison থমাস এডিসনের সাথে লাইট বাল্প হতে টেলিগ্রাম পর্যন্ত ২০০৭, পৃষ্ঠা ২২) বই হতে। * কর্মক্ষেত্রে কখনোই ব্যর্থতা নিয়ে ভাবা ঠিক না, যা ঠিক তাই করে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। পেছনে থেকে একজনের সাফল্যের পেছনে ভাগ নেওয়া কঠিন নয়। কিন্তু কারও ব্যর্থতার দায় স্বীকার করা এটা ভীষণ কঠিন ব্যর্থ পুরুষদের জন্য আমার কোন সুবিধা নেই। তাদের ব্যর্থতার কারণ আমার কোন বিষয় নয়, কিন্তু আমি সফল পুরুষদেরকে আমার সহযোগী হিসেবে চাই। ব্রাজিল দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত্তম দেশ, সেইসাথে বিশ্বের বৃহত্তম পর্তুগিজ-ভাষী দেশ। * আমাদের যৌবনের বুকে আবদ্ধ স্নেহ নিয়ে নাও, প্রিয় ভূমি ব্রাজিলের প্রিয় প্রতীক! ওলাভো ব্রাস মার্টিনস ডস গাইমারেস বিলাক ব্রাজিলীয় জাতীয় সঙ্গীত ৯ নভেম্বর ১৯০৬) * ব্রাজিলীয়রা প্রায়ই বলে যে তারা একটি দেশের পরিবর্তে একটি মহাদেশে বাস করে। এটি একটি অমার্জনীয় অতিরঞ্জন। আপনি যদি আলাস্কা বাদ দেন তবে ল্যান্ডমাস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বড়; পূর্বে রেসিফ থেকে পেরুর সাথে পশ্চিম সীমান্ত পর্যন্ত যাত্রা লন্ডন থেকে মস্কোর চেয়ে দীর্ঘ, এবং উত্তর ও দক্ষিণ সীমান্তের দূরত্ব নিউইয়র্ক এবং লস অ্যাঞ্জেলেসের মধ্যে প্রায় সমান। ব্রাজিলের আন্দিয়ান প্রতিবেশীদের সাথে তুলনা করার মতো কোন পর্বত নেই, কিন্তু অন্য সব দিক দিয়েই এর সমস্ত প্রাকৃতিক – এবং সাংস্কৃতিক – বৈচিত্র্য রয়েছে যা আপনি এত বিশাল দেশ থেকে আশা করতে পারেন। * ব্রাজিলের জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশ উপকূলে বা কাছাকাছি বাস করে এবং অর্ধেকেরও বেশি শহরে বাস করে এমনকি আমাজনেও। রিও এবং সাও পাওলোতে, ব্রাজিলে বিশ্বের দুটি মহান মহানগরী রয়েছে এবং আরও দশটি শহরে এক মিলিয়নেরও বেশি বাসিন্দা রয়েছে। তবুও ব্রাজিল এখনও নিজেকে একটি সীমান্তবর্তী দেশ বলে মনে করে, এবং নিশ্চিতভাবেই আপনি যত গভীরে যাবেন, জনসংখ্যা ততই পাতলা হবে। অন্যান্য দক্ষিণ আমেরিকানরা ব্রাজিলীয়দেরকে একটি জাতি হিসাবে বিবেচনা করে, এবং এর সাথে ভাষার অনেক কিছু করার আছে ব্রাজিলীয়রা স্প্যানিশ বোঝে, প্রায়, কিন্তু স্প্যানিশ-ভাষীরা পর্তুগিজ বোঝে না। ব্রাজিলীয়রাও দেখতে অন্যরকম। চরম দক্ষিণ জার্মান এবং পূর্ব ইউরোপীয় অভিবাসন স্বতন্ত্র চিহ্ন রেখে গেছে; সাও পাওলোতে জাপানের বাইরে বিশ্বের বৃহত্তম জাপানি সম্প্রদায় রয়েছে; রিও, সালভাদর এবং সাও লুইসে কেন্দ্রীভূত একটি বৃহৎ আফ্রো-ব্রাজিলীয় জনসংখ্যার পিছনে দাসত্ব রয়েছে; যদিও ভারতীয় প্রভাব এখনও আমাজনে খুব দৃশ্যমান। ইতালীয় এবং পর্তুগিজ অভিবাসন এতটাই মহান যে এর প্রভাব সমগ্র দেশে অনুভূত হয়। * যখন কেউ মানবজাতির কল্যাণে সম্পূর্ণ আত্মনিবেদন করে, তখন সে দেবতার হস্তস্থিত বজ্রের মতো শক্তিসম্পন্ন হয়। ভারতের নিবেদিতা, রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অফ কালচার (১৯৯৮ গোলপার্ক, কলকাতা; পৃষ্ঠা-৬২ * নিজেরা চিন্তা করে পথ বার করো। নিজের চিন্তাকে কার্যে পরিণত করো, অতীতের ভ্রান্তি থেকে শিক্ষা নাও। ভারতের নিবেদিতা, রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অফ কালচার (১৯৯৮ গোলপার্ক, কলকাতা; পৃষ্ঠা-৬২ * জীবন, জীবন, জীবন, আমি জীবন চাই। আর জীবনের একমাত্র প্রতিশব্দ হল স্বাধীনতা। তা না থাকলে মৃত্যুও শ্রেয়। ভারতের নিবেদিতা, রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অফ কালচার (১৯৯৮ গোলপার্ক, কলকাতা; পৃষ্ঠা-৬২ * মেয়েরাই সর্বদেশে নীতি ও সদাচারের আদর্শের রক্ষাকর্ত্রী। ভারতের নিবেদিতা, রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অফ কালচার (১৯৯৮ গোলপার্ক, কলকাতা; পৃষ্ঠা-৬৪ * শিক্ষার অর্থ বাইরের জ্ঞান ও শক্তি আহরণ করা নয়, নিজের ভিতরের শক্তিকে সমাক্ বিকশিত করে তুলবার সাধনা। ভারতের নিবেদিতা, রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অফ কালচার (১৯৯৮ গোলপার্ক, কলকাতা; পৃষ্ঠা-৬৪ * আমি বিশ্বাস করি ভারত এক, অবিচ্ছেদ্য, অবিভাজ্য। * বস্তুতঃ তিনি ছিলেন লোকমাতা। যে মাতৃভাব পরিবারের বাহিরে একটি সমগ্র দেশের উপর আপনাকে ব্যাপ্ত করিতে পারে তাহার মূর্তি ত ইতিপূর্বে আমরা দেখি নাই। এ সম্বন্ধে পুরুষের যে কর্তব্যবোধ তাহার কিছু আভাস পাইয়াছি, কিন্তু রমণীর যে পরিপূর্ণ মমত্ববোধ তাহা প্রত্যক্ষকরি নাই। তিনি যখন বলিতেন Our People তখন তাহার মধ্যে যে একান্ত আত্মীয়তার সুরটি লাগিত আমাদের কাহারো কন্ঠে তেমনটি ত লাগে না। **ভগিনী নিবেদিতা সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]]। * নিবেদিতা ভারতবর্ষকে যেরূপ ভালবাসিতেন, ভারতবাসীও ততটা ভালবাসিতে পারিয়াছে কিনা সন্দেহ। ভগৎ সিংহ ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯০৭ – ২৩ মার্চ ১৯৩১) ছিলেন ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ভারতীয় ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে তিনি ছিলেন অন্যতম প্রভাবশালী বিপ্লবী। মাত্র তেরো বছর বয়সে ভগৎ মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। এই সময় তিনি প্রকাশ্যে ব্রিটিশ রাজশক্তির বিরোধিতা করেন এবং তার সরকারি স্কুলবই ও বিলিতি স্কুল ইউনিফর্ম পুড়িয়ে ফেলেন। তিনি একাধিক বিপ্লবী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। হিন্দুস্তান রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশনের (এইচআরএ) সঙ্গে যুক্ত হয়ে মেধা, জ্ঞান ও নেতৃত্বদানের ক্ষমতায় তিনি অচিরেই এই সংগঠনে নেতায় পরিণত হন এবং সংগঠনটিতে ব্যাপক পরিবর্তন এনে এটিকে হিন্দুস্তান সোশ্যালিস্ট রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশনে (এইচএসআরএ) রূপান্তরিত করেন। প্রবীণ স্বাধীনতা সংগ্রামী লালা লাজপত রায়ের হত্যার প্রতিশোধে তিনি এক ব্রিটিশ পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট মিস্টার স্যান্ডার্সকে গুলি করে হত্যা করেন। বিচারে তার ফাঁসি হয়। * দেশ সেবা করাই আমার ধর্ম। * বিপ্লব শুধু হিংসা ও নাশকতা নয়। * একজন মানুষকে হত্যা করা সহজ, কিন্তু তার চিন্তাকে নয়। মহান সাম্রাজ্যগুলি ভেঙে যায়, ধ্বংস হয়, কিন্তু তাদের বিচারধারাগুলি বেঁচে থাকে। * পাগল, প্রেমিক ও কবি এই তিনজনই একই উপাদানে তৈরি। * বোমা বা পিস্তল কোনও বিপ্লবের জন্ম দেয় না। বিপ্লবের তরোয়াল ক্ষুরধার হয় নিকষ পাথরে ভাবনার ঘাত প্রতিঘাত দিয়ে। [[বিষয়শ্রেণী:ব্যক্তি যার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে]] * ভাদ্রমাসে রুয়ে কলা। সবংশে মোলে রাবণ শালা॥ * ভাদ্রমাস, ভাগীরথী কূলে-কূলে ভরিয়া উঠিয়াছে, প্রাচীন ঘাটের তিন চারিটি মাত্র সোপান ডুবিতে অবশিষ্ট আছে। ঘাটের পার্শ্বে দাঁড়াইয়া একটি গাভী হরষিত মনে উচ্ছিষ্ট কদলী পত্র চর্ব্বণ করিতেছিল। চারিদিক নিস্তব্ধ। * ভাদ্রের চারি আশ্বিনের চারি। কলাই রােবে যত পারি॥ * নজরুলের ছন্দে ভাদ্রের আকস্মিক প্লাবনের মতো যে বলিষ্ঠতা দেখা গিয়েছিল তা অপসারিত হলেও তার পলিমাটি আধুনিক কবিতার ক্ষেত্রে সোনার ফসল ফলানোয় সাহায্য করবে। সুপ্রাচীন কাল থেকেই ভারতীয় উপমহাদেশ অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য সুপরিচিত। ঐতিহাসিক সিন্ধু সভ্যতা এই অঞ্চলেই গড়ে উঠেছিল। ইতিহাসের বিভিন্ন পর্বে এখানেই স্থাপিত হয়েছিল বিশালাকার একাধিক সাম্রাজ্য। নানা ইতিহাস-প্রসিদ্ধ বাণিজ্যপথ এই অঞ্চলের সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য সভ্যতার বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রক্ষা করত। হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন ও শিখ—বিশ্বের এই চার ধর্মের উৎসভূমি ভারত। খ্রিস্টীয় প্রথম সহস্রাব্দে জরথুষ্ট্রীয় ধর্ম (পারসি ধর্ম ইহুদি ধর্ম, খ্রিস্টধর্ম ও ইসলাম এদেশে প্রবেশ করে, ও ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ থেকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ধীরে ধীরে ভারতীয় ভূখণ্ডের অধিকাংশ অঞ্চল নিজেদের শাসনাধীনে আনতে সক্ষম হয়। ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে এই দেশ পুরোদস্তুর একটি ব্রিটিশ উপনিবেশে পরিণত হয়। অতঃপর এক সুদীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৪৭ সালে ভারত একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্ররূপে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৫০ সালে সংবিধান প্রণয়নের মাধ্যমে ভারত একটি সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়। স্বামী বিবেকানন্দ বর্ত্তমান ভারত- স্বামী বিবেকানন্দ, প্রকাশক- উদ্বোধন কার্য্যালয়, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩১২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬৫-৬৬ * ভারতে এটাও লক্ষণীয় যে, সমস্ত ভারতীয়রাই স্বাধীন, এবং কোনও ভারতীয়ই দাস নয়। এতে ভারতীয়রা লেসেডেমোনীয়দের সাথে একমত। তবুও লেসেডেমোনিয়ানদের দাসদের জন্য হেলট আছে, যারা দাসদের দায়িত্ব পালন করে; কিন্তু ভারতীয়দের কোন দাস নেই, কোন ভারতীয় দাস নয়। আরিয়ান, অ্যানাবাসিস আলেকজান্দ্রি, বই ৭ম খন্ড: ইন্ডিকা, এডগার ইলিফ রবসন (১৯২৯ পৃ. ৩৩৫। * যুগের ভারত মৃত নয় এবং এটির সৃজনশীলতা শেষ হয়ে যায়নি; এটি বেঁচে আছে এবং এখনও নিজের এবং মানুষের জন্য কিছু করার আছে। * ভারতবর্ষ নামে পরিচিত ভূখণ্ডে, যেমন ইলাবর্ত-বর্ষে, সেখানে অনেকগুলি পর্বত এবং নদী রয়েছে ভারতবর্ষের বাসিন্দারা শুদ্ধ, কারণ তারা এই নদীগুলিকে সর্বদা স্মরণ করে। * যে যুগে ভারতে সত্যিকারের ইতিহাস আবির্ভূত হয়েছিল সেই যুগটি ছিল এক মহান বুদ্ধিবৃত্তিক ও আধ্যাত্মিক উদ্দীপনা। গঙ্গা উপত্যকায় সব ধরণের রহস্যবাদী এবং সুফিবাদীরা ঘুরে বেড়াত, সকলেই মোক্ষের উপায় হিসাবে মানসিক শৃঙ্খলা এবং তপস্যার কোনো না কোনো ধরনকে সমর্থন করত; কিন্তু বুদ্ধের যুগ, যখন অনেক শ্রেষ্ঠ মনের মানুষ তপস্বী জীবনের জন্য তাদের ঘরবাড়ি ও পেশা ত্যাগ করছিলেন, সেই সময়টাও ছিল বাণিজ্য ও রাজনীতিতে অগ্রসর হওয়ার সময়। এটি কেবল দার্শনিক এবং তপস্বীই নয়, বণিক রাজপুত্র এবং কর্মরত ব্যক্তিদেরও জন্ম দিয়েছে। দ্য ওয়ান্ডার দ্যাট ইজ ইন্ডিয়া (১৯৫৪) এ এএল বাশাম * অবশ্যই আমাদের একটি দল ভারতের সাথে যুদ্ধ করবে, আল্লাহ্ সেই দলের যোদ্ধাদের সফলতা দান করবেন, আর তারা রাজাদের শিকল/বেড়ি দিয়ে টেনে আনবে। এবং আল্লাহ্ সেই যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিবেন (এই বরকতময় যুদ্ধের দরুন)। এবং সে মুসলিমেরা ফিরে আসবে তারা ঈসা ইবনে মরিয়ম কে সিরিয়ায় (শাম) পাবে। আবু হুরাইরা]]র সূত্রে মুহাম্মাদ সুনানে নাসায়ি। | উক্তি আপনি যা পাওয়ার আশা করছেন তার সাথে ভালবাসার কোনও সম্পর্ক নেই সম্পর্ক শুধুমাত্র আপনি যা দেওয়ার আশা করছেন তার সঙ্গে- এটাই সবকিছু। | উক্তি ভালবাসা হল সেই অবস্থা যেখানে অন্য ব্যক্তির সুখ আপনার নিজের জন্য অপরিহার্য। | লেখক রবার্ট এ হেইনলেইন | উক্তি ভালোবাসা বাতাসের মত, আপনি এটি দেখতে পাবেন না কিন্তু অনুভব করতে পারেন। | গ্রন্থ এ ওয়াক টু রিমেম্বার | উক্তি আপনি যাকে ভালোবাসেন এবং যে আপনাকে ভালোবাসে তিনি কখনই একই ব্যক্তি নন। পতাকাটির দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থ্যের অনুপাত ২:৩। কেন্দ্রস্থলে একটি পাঁচকোনা হলুদ তারকা রয়েছে। হলুদ বর্ণটি ভিয়েতনামী জাতির প্রতীক এবং লাল রংটি ভিয়েতনামের জাতীয় অভ্যুত্থানের পিছনে সামাজিক বিপ্লবের লক্ষ্যের প্রতীক। তারকাটির ৫টি কোনা কৃষক, শ্রমিক, সেনা, বুদ্ধিজীবী, ও ব্যবসায়ীদের প্রতীক। ভীমরাও আম্বেদকর ১৪ই এপ্রিল ১৮৯১ – ৬ই ডিসেম্বর ১৯৫৬) ছিলেন ভারতীয় ব্যবহারশাস্ত্রজ্ঞ (জ্যুরিস্ট রাজনৈতিক নেতা, বৌদ্ধ আন্দোলনকারী, দার্শনিক, চিন্তাবিদ, নৃতত্ত্ববিদ, ঐতিহাসিক, বক্তা, লেখক, অর্থনীতিবিদ, পণ্ডিত, সম্পাদক, রাষ্ট্রবিপ্লবী ও বৌদ্ধ পুনর্জাগরণবাদী। তিনি ভারতীয় জাতীয়তাবাদী এবং ভারতের দলিত আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা। ভারতের সংবিধানের মুখ্য রচয়িতা হিসাবে ভীমরাও আম্বেডকরের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। * মনের স্বাধীনতাই আসল স্বাধীনতা। * জীবন দীর্ঘায়ু হওয়ার চেয়ে মহান হওয়া উচিত। * একটি সুরক্ষিত সেনা একটি সুরক্ষিত সীমান্তের চেয়ে উত্তম। * বুদ্ধির বিকাশ মানুষের অস্তিত্বের চূড়ান্ত লক্ষ্য হওয়া উচিত। * আমি এমন একটি ধর্মে বিশ্বাস করি যা স্বাধীনতা, সমতা এবং ভ্রাতৃত্ববোধ শেখায়। * শিক্ষা পুরুষের জন্য যেমন প্রয়োজনীয় তেমনি নারীর জন্যও প্রয়োজনীয়। * আমি মহিলাদের অর্জিত অগ্রগতির পরিমাপ দিয়ে একটি সম্প্রদায়ের অগ্রগতি পরিমাপ করি। * আমি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একজন ভারতীয়। * আপনার ভাগ্যের চেয়ে আপনার শক্তিতে বিশ্বাস করুন। * আমার নাম জপ করার চেয়ে আমার দেখানো পথে চলা ভালো। ভূপেন হাজারিকা অসমীয়া: ভূপেন হাজৰিকা জন্মঃ ৮ সেপ্টেম্বর ১৯২৬ মৃত্যুঃ ৫ নভেম্বর ২০১১) একজন স্বনামধন্য কন্ঠ শিল্পী, সুরকার, গীতিকার এবং সংগীত পরিচালক। ভারতীয় সঙ্গীত জগতের অন্যতম ব্যক্তিত্ব। এই কণ্ঠশিল্পীর জন্ম ভারতের অসমে। অসমীয়া চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে তিনি গানের জগতে প্রবেশ করেন। পরবর্তীকালে বাংলা ও হিন্দি ভাষায় সঙ্গীত পরিবেশন করে ভারত এবং বাংলাদেশে অসম্ভব জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। * যে সোভিয়েত ইউনিয়নের বিভক্ত হওয়া নিয়ে অনুতাপ করে না সে হৃদয়হীন। যে এটি পুনরায় প্রতিষ্ঠা করতে চায় যে বুদ্ধিহীন। * কেজিবির প্রাক্তন কর্মচারী বলতে কিছু নেই। সুলতান-উল-হিন্দ খাজা মইনুদ্দিন চিশতী উর্দু: معین الدین چشتی) হলেন চিশতীয় ধারার ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত সুফি সাধক। তিনি ১১৩৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন ও ১২৩৫ সালে পরলোকগমন করেন। তিনি গরিবে নেওয়াজ নামেও পরিচিত। মইনুদ্দিন চিশতীই উপমহাদেশে প্রথম এই ধারা প্রতিষ্ঠিত ও পরিচিত করেন। তিনি ভারতে চিশতী ধারার মাধ্যমে আধ্যাত্মিক ধারা বা সিলসিলা এমনভাবে পরিচিত করেন; পরবর্তীতে তার অনুসারীরা যেমন, কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকী, বাবা ফরিদ, নিজামুদ্দিন আউলিয়াসহ আরও অনেকে ভারতের ইতিহাসে সুফি ধারাকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান। * যে ব্যক্তি তরিকতের পথে চলতে চায় তার উচিৎ, প্রথম দুনিয়া ও দুনিয়ার সকল বস্তুকে ত্যাগ করে, তারপর নিজের নফসকে তিন তালাক দেয়, তারপর আহলে সুলুকের পথে পা রাখে। তা না হলে সব কিছুই মিথ্যা। * মানুষ যখন আমিত্বের খোলস ত্যাগ করে তখন নিগুঢ়ভাবে চিন্তা করলে দেখবে প্রেম, প্রেমিক, প্রেমাষ্পদ সবই এক। * আরিফের নিম্নতম স্তর হল সৃষ্টিজগতকে নিজের দু'আঙ্গুলের ফাঁকের মাঝে অবলোকন করা। * যে ব্যাক্তি আল্লাহর প্রেমিক সে দুনিয়াদারীকে ঘৃণা করে। দুনিয়ার ঐশ্বর্য বন্ধুর প্রেম হতে বিচ্ছিন্ন করে দেয়। যার মাঝে অর্থে মোহ আছে সে আল্লাহর প্রেমিক নয়। * মৃত্যু বন্ধুর সাথে মিলনসেতু। মহাবীর আনু. ৫৯৯-৫২৭ খ্রি.পূ জৈনধর্ম ও দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি আনুমানিক ৫৯৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে বর্তমান ভারতের বিহার রাজ্যে পাটনার নিকটস্থ ক্ষত্রিয়কুন্ডু গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। জৈন ধর্মবিশ্বাস অনুসারে তিনি ছিলেন এ ধর্মের ২৪তম এবং সর্বশেষ ‘তীর্থঙ্কর’ বা ধর্মগুরু। * আত্মা একা আসে এবং একা যায়, কেউ তাকে সমর্থন করে না বা তার বন্ধু হয় না। * ঈশ্বরের আলাদা কোনো অস্তিত্ব নেই। সঠিক পথে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে ঈশ্বরত্ব লাভ করা যায়। * লাখো শত্রুকে জয় করার চেয়ে নিজেকে জয় করা ভালো। * মহাবীর ভারতে মুক্তির বার্তা ঘোষণা করেছিলেন। এই বার্তাটি হল এই যে, ধর্ম একটি বাস্তবতা। তা সামাজিক প্রথা মাত্র নয়। এই বার্তাটি হল এই যে, মুক্তি আসে সত্য ধর্মের আশ্রয় গ্রহণ করলে, সমাজের বাহ্যিক অনুষ্ঠানগুলির উদযাপনের মাধ্যমে নয়। এই বার্তাটি হল এই যে, ধর্ম মানুষে মানুষে চিরন্তন বিচ্ছিন্নতার বাধা নয়। বলতে আশ্চর্য লাগে, এই শিক্ষা দ্রুত জাতির সকল বাধা অতিক্রম করে এবং সমগ্র দেশকে জয় করেছিল। * বিশ্বের কোনও ধর্মই অহিংসার আদর্শকে এত গভীরভাগে ও এত পদ্ধতিগতভাবে আলোচনা করেনি, যতটা জৈনধর্ম প্রত্যেক মানুষের জীবনে অহিংসার প্রয়োগ সংক্রান্ত যোগ্যতার কথা আলোচনা করেছে। অহিংসার মহৎ আদর্শটি মানুষের দ্বারা কার্যকর করা হয়েছিল এই জগতে ও তার বাইরে জীবনের তাদের সমাপ্তি অর্জন করার জন্য। জৈনধর্ম অবশ্যই সর্বোচ্চ স্থানে রয়েছে এবং মহাবীরকে অবশ্যই অহিংসা বিষয়ে সর্বোচ্চ কর্তৃত্ব দিয়ে সম্মান জানানো উচিত। * সংসারটা ভগবানের; যে যে অবস্থায় আছে, সেই অবস্থায় থেকে কর্তব্যকর্ম করে যাওয়া মানুষের কর্তব্য। * আপনার পার্থিব পেনশন আপনার জীবনের সাথে শেষ হয়ে যায়, কিন্তু ঐশ্বরিক পেনশন দীর্ঘ, মৃত্যুর পরেও চলতে থাকে। * তোমরাই তো বল, বুদ্ধ ৫০০ জন্মের কথা বলেছেন। ছেলেবেলা থেকে এখন পর্যন্ত তোমার যা বয়স হয়েছে— এই জন্মের এই সমস্ত কথা মনে করতে পার? প্রতি পলে তোমার মৃত্যু হচ্ছে তোমার জানা নেই— এখন তোমার বাল্য নাই, শৈশব নাই, যৌবন নাই৷ (শ্রীমদ্ভগবদ্গীতায় ভগবান বলছেন * নতুন সৃষ্টি সর্বদাই হচ্ছে। সৃষ্টি অনাদি অনন্ত। কালের মধ্যেই সৃষ্টি হয় সত্য, কিন্তু ফালাতিত অবস্থাও আছে। সবাই যুগপৎ অনন্তকাল ধরে চলেছে। * দেহ মনের রাজ্যেই বিরুদ্ধ শক্তির অধিকার। তাই স্থিরভাবে বসা, স্থিরাসনে চেতনার ধারা নিয়ে দীর্ঘ সময় থাকার চেষ্টা করা প্রয়োজন। * উপদেশ সকল স্থানে ছড়িয়ে আছে। কেবল কুড়িয়ে নিতে পারলেই হয়। * যুদ্ধের প্রথম বিধান হল নিজেকে রক্ষা করা এবং শত্রুকে ধ্বংস করা। * সাম্যবাদ প্রেম নয়। সাম্যবাদ একটি হাতুড়ি যা শত্রুদের চূর্ণ করার জন্য সুবিধাজনক। * সবার কাছ থেকে শিখুন, এবং তারপর সবাইকে শেখান। * নারীরা আকাশের অর্ধেক দখল করে। * নিষ্ক্রিয়তা আমাদের জন্য ক্ষতিকর। আমাদের লক্ষ্য শত্রুকে নিষ্ক্রিয় করা। মাক্সিম গোর্কি মার্চ ২৮, ১৮৬৮ – জুন ১৮, ১৯৩৬) ছিলেন একজন সোভিয়েত লেখক, সমাজতান্ত্রিক বাস্তববাদী সাহিত্যের প্রতিষ্ঠাতা এবং একজন রাজনৈতিক কর্মী। তার পুরো নাম ছিল আলেক্সেই ম্যাক্সিমোভিচ পেশকভ (রুশ: Алексей Максимович Пешков)। নিজেই সাহিত্যিক ছদ্মনাম হিসেবে 'গোর্কি' অর্থাৎ 'তেতো' নামকে বেছে নেন। ১৮৮২ সালে সাহিত্য রচনা শুরু করেন। প্রথাগত রচনার বাইরে গোর্কি তার লেখায় প্রাধান্য দেন সমাজের নিচুশ্রেণীর খেঁটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের জীবনের গল্পকে। * সর্বহারা সংঘবদ্ধভাবে কেবল একটা প্রত্যক্ষ কায়িক শক্তি, তার চেয়ে বেশি কিছু নয়, চাষীদের ক্ষেত্রে সেই একই ব্যাপার। * পবিত্র স্থান কখনো শূন্য থাকে না। ভগবানের যেখানে আসন, সেই জায়গাটা ক্ষতবিক্ষত। মানুষের হৃদয়ে ওটা ভারি ব্যথার জায়গা। ভগবানকে যদি বিলকুল বার করে দাও, তবে দগদগে ঘা হয়ে থাকবে ওখানটায়। * আমরা শুধু ভালোবাসি নিজেদের যতটুকু দরকার, তার ওপরে যেতে পারিনে। * আমরা সবাই বৃষ্টির মতো। বৃষ্টির প্রতিটি ফোঁটা ফসল ফলাবার কাজে লাগে। * শুধু একপেট খেতে পাওয়াটাই আমাদের সব নয়। যারা আমাদের ঘাড়ের ওপর চেপে বসে আছে, আমাদের চোখে ঠুলি এঁটে রেখেছে, তাদের দেখাতে হবে আমরা সব দেখতে পাচ্ছি। * এ শিল্পী যে ছবি আঁকে তা বড় মনোরম। তীর ঘেঁসিয়া সব ছোট ছোট গ্রাম। গ্রামের পর জমি। অগ্রহায়ণে পাকা ধানের মরসুম। তারপর আবার গ্রাম। আর মাঘে সর্ষেফুলের হাসি। (তিতাস একটি নদীর নাম) * যদি বর্ষে মাঘের শেষ, ধন্যি রাজার পূণ্যি দেশ।৷ * “রসমালাই খাওয়া ছাড়া কুমিল্লা ভ্রমণ সম্পূর্ণ হয় না। আমি খুব ভাগ্যবান, কুমিল্লার প্রাচীনতম ও সর্বাধিক জনপ্রিয় রসমালাইয়ের দোকান মাতৃ ভান্ডারের মিষ্টির স্বাদ গ্রহণ করেছি।” * রুটির ক্ষুধার চেয়ে ভালোবাসার ক্ষুধা দূর করা অনেক বেশি কঠিন। টাইম ম্যাগাজিনের তরফে এডওয়ার্ড ডব্লিউ ডেসমন্ডের নেওয়া সাক্ষাৎকার (৪ ডিসেম্বর ১৯৮৯) * আমি সবসময় বলেছি আমাদের উচিত একজন হিন্দুকে ভালো হিন্দু হতে, একজন মুসলিমকে ভালো মুসলিম হতে, একজন ক্যাথলিককে ভালো ক্যাথলিক হতে সাহায্য করা। * কনভেন্ট ত্যাগ করে দরিদ্রদের মাঝে বাস করা এবং তাদের সহায়তা করা আমার জন্য আবশ্যক ছিল। এটা ছিল এক সরাসরি আদেশ। এই আদেশ পালনে ব্যর্থ হওয়ার অর্থ ছিল বিশ্বাস ভেঙে ফেলা।{{fact}} * ঈশ্বর চান যে, আমি এক বন্ধনমুক্ত সন্ন্যাসিনীই থাকি, ক্রুশ চিহ্নের দীনতা আমাকে আবৃত করে থাক। আজ একটা ভাল শিক্ষা পেলাম। গরিব লোকদের দারিদ্র্য কত কষ্টকর। যখন বাড়ি খুঁজে বেড়াচ্ছি, হেঁটে হেঁটে আমার গা-হাত-পা ব্যথা হয়ে যেত। আমি ভেবে দেখলাম, বাসস্থান, খাদ্য, সাহায্য কোথায় পাবে, তার চেষ্টাতেই গরিব মানুষদের দেহ এবং আত্মা কী যন্ত্রণা ভোগ করে। তখন প্রবল হয়ে উঠলো লোভ। লরেটোর প্রাসাদোপম গৃহগুলির কথা মনে উদয় হল। কে যেন আমায় লোভ দেখাতে লাগল একবার মুখ ফুটে চাইলেই, সে-সবই আবার ফিরে পাব।' আমার প্রভু, নিজের ইচ্ছায়, তোমার প্রতি প্রেমে, আমি তাই করতে চাই, যা আমাকে দিয়ে তুমি করাতে চাও। এক বিন্দু অশ্রুও আমার চোখ থেকে আমি পড়তে দিলাম না।{{fact}} *কোথায় আমার বিশ্বাস? এমনকি হৃদয়ের গভীরে শূন্যতা আর অন্ধকার ছাড়া কিছু নেই। যদি ঈশ্বর তুমি থাকো, আমাকে ক্ষমা করো।{{fact}} * বৃষ্টি থামিতে বেলা কাবার হইয়া আসিল। আকাশের এক প্রান্তে ভীরু লজ্জার মতো একটু রঙের আভাস দেখা দিল। বটগাছের শাখায় পাথিরা উড়িয়া আসিয়া বসিল এবং কিছু দূরে মাটির গায়ে গর্ত হইতে উই-এর দলকে নবোদ্গত পাখা মেলিয়া আকাশে উড়িতে দেখিয়া হঠাৎ আবার সেই দিকে উড়িয়া গেল। হারুর স্থায়ী নিস্পন্দতায় সাহস পাইয়া গাছের কাঠবিড়ালীটি এক সময় নীচে নামিয়া আসিল। * তবু নদী ছাড়া সবই বাহুল্য। আকাশের রঙিন মেঘ ও ভাসমান পাখি, ভাঙন-ধরা তীরে শুভ্র কাশ ও শ্যামল তরু, নদীর বুকে জীবনের সঞ্চালন, এসব কিছুই যদি না থাকে, শুধু এই বিশাল একাভিমুখী জলস্রোতকে পদ্মার মাঝি ভালােবাসিবে সারাজীবন। মানবী প্রিয়ার যৌবন চলিয়া যায়, পদ্মা তাে চিরযৌবনা। বৈচিত্র্য? কী তার প্রয়ােজন? নূতন পৃথিবী কে খোঁজে, কে চায় পদ্মার রূপের পরিবর্তন, শুধু ভাসিয়া চলার অতিরিক্ত মােহ? মারি ক্যুরি ফরাসি: Marie Curie ৭ নভেম্বর ১৮৬৭ – ৪ জুলাই ১৯৩৪) প্রথম মহিলা পোলীয় ও ফরাসি বিজ্ঞানী যিনি ১৯০৩ সালে তেজস্ক্রিয়তার উপর গবেষণার জন্য নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ছিলেন প্রথম মহিলা বিজ্ঞানী যিনি বিজ্ঞানের দুইটি ভিন্ন শাখায় দুইবার নোবেল পুরস্কার পান। তিনি প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়েরও প্রথম মহিলা অধ্যাপক ছিলেন। * জীবনে কোন কিছুকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, এটা শুধু বোঝার জন্য। এখন সময় এসেছে আরো বেশি করে বোঝার, যাতে আমরা কম ভয় পাই। * আমি তাদের মধ্যে আছি যারা মনে করেন যে বিজ্ঞানের দুর্দান্ত সৌন্দর্য রয়েছে। * আমাদের টাকা ছিল না, ’ল্যাবরেটরি ছিল না, এই কঠিন অত্যাবশ্যক কাজ চালাবার জন্য কোন সাহায্য ছিল না। এ-যেন নয় কে হয় বানানো আমার স্বামী ও আমার জীবনের এই সময়টাকে “আমাদের যৌথ জীবনের দুঃসাহসিকতম অধ্যায়” বললে বেশী বলা হবে না। ইভ কুরীর লেখা বই ‘মাদাম কুরী’- অনুবাদ- কল্পনা রায় পৃষ্ঠা ১১৮ * নিঁখুততার ভয় পেয়ে লাভ নেই। নিঁখুততা পর্যন্ত আপনি কখনোই পৌঁছুতে পারবেন না। * মানুষের ব্যাপারে কম কম কৌতূহলী হোন। বরং কৌতূহলী হন বুদ্ধি বা তত্ত্বের প্রতি। * আপনি আপনার আপন সত্তার বিকাশ না ঘটিয়ে আরো উন্নত কোনো পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতে পারেন না। উন্নত পৃথিবীর জন্য আমাদেরকে সর্বাগ্রে নিজেদের সত্তার উন্নয়ন ঘটাতে হবে। * কেউ হয়তো লক্ষই করে না কী ঘটে গেছে। আবার কেউ শুধু চেয়েই থাকে পরিশেষে কী ঘটবার আছে, তার দিকে। * কিছু নৈরাশ্যবাদী বিজ্ঞানী আছেন যারা সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করবার পরিবর্তে ত্রুটি খুঁজতেই অধিক তৎপর থাকেন। * আপনার কাছে যে উপাত্তটুকু রয়েছে আপনি কেবল সেটারই বিশ্লেষণ করতে পারবেন। কৌশলী হন, কী উপাত্ত আপনি গ্রহণ করবেন আর কিভাবে তা সংরক্ষণ করবেন। * প্রথম নীতিটা হলো, কোনো মানুষের মাধ্যমে অথবা কোনো ঘটনার দ্বারা কারো সত্তাকেই আঘাত করা যাবে না। * বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে আমাদেরকে আগ্রহী হতে হবে বিষয়ের প্রতি, লোকের প্রতি নয়। * আমি তাদেরই একজন, যারা মনে করেন বিজ্ঞানের রয়েছে এক মহত্তম সৌন্দর্য। * যখন রেডিয়াম আবিষ্কৃত হলো তখন কেউই প্রমাণ করে দিতে পারেনি এই বস্তু হাসাপাতালে ব্যবহৃত হবে। অর্থাৎ এটা ছিল নিখাদ এক বিজ্ঞানের আগ্রগতি। এর দ্বারা একথাই প্রমাণিত হয় যে, বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে কোনো বস্তুর ব্যবহারিকতা দিয়ে বিবেচিত হতে হবে না। বরং বিজ্ঞানের নিজের জন্যই বিজ্ঞানের অগ্রগতি। * নিজের সেরা বন্ধুকে বিয়ে করা সর্বদাই ভালো। * সুপ্রসিদ্ধ মনীষীদের মাঝে একমাত্র মারী কুরীর জীবনই যশের প্রভাবমুক্ত বলা যায়। **মারি ক্যুরি সম্পর্কে আলবার্ট আইনস্টাইন ইভ কুরীর লেখা বই ‘মাদাম কুরী’ বইয়ের ভূমিকায় লেখা অনুবাদ- কল্পনা রায়) * সত্যি বলার অভ্যাস থাকলে তোমাকে কিছু মনে রাখতে হবে না। * আপনার উর্ধ্বতনদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন, যদি আপনার কেউ থাকে। * প্রতিটি মানুষ চাঁদের মতো, যার একটা অন্ধকার দিক রয়েছে, কিন্ত সেদিক সে কাউকে দেখাতে চায় না। * সবচেয়ে খারাপ একাকীত্ব হচ্ছে নিজেকেও ভালো না লাগা। * যে মানুষ ভালো বই পড়ে না, তার সঙ্গে নিরক্ষর মানুষের ফারাক নেই। * কেবল মৃত মানুষেরই পূর্ণ বাকস্বাধীনতা আছে। * ছোটখাটো দোষত্রুটি নেই এমন লোকের উপর আমার বিন্দুমাত্র আস্থা নাই। * দেশের প্রতি সব সময় অনুগত থাকো। কিন্তু সরকারের প্রতি তখনই অনুগত থাকবে, যখন তা সেটার যোগ্য হবে। * দুঃখ নিজেই নিজের খেয়াল রাখতে পারে, কিন্তু আনন্দের পুরোটা উপভোগ করতে চাইলে অবশ্যই তোমাকে তা কারো সঙ্গে ভাগ করে নিতে হবে। * সুন্দর পরিবেশ পেতে চাইলে স্বর্গে যান, আর বন্ধু পেতে চাইলে নরকে। * মার্ক টোয়েইন অজস্র মানুষকে বুদ্ধিদীপ্ত আনন্দ দান করে গেছেন এবং তাঁর সৃষ্টিকর্ম অনাগত অসংখ্য মানুষকেও ভবিষ্যতে আনন্দ দান করে যেতে থাকবে..তিনি আমেরিকান রম্য করতেন, কিন্তু ইংরেজরা সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের মানুষজনও তাঁর নিজ দেশের মানুষের মতই তাঁর কাজের প্রশংসা করেছেন। তিনি আমেরিকান সাহিত্যের একটি চিরস্থায়ী অংশ। **মার্ক টোয়েন সম্পর্কে উইলিয়াম হাওয়ার্ড ট্যাফ্ট (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৭তম রাষ্ট্রপতি ও ১০ম প্রধান বিচারপতি)।{{fix cite}} মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইংরেজি: United States of America; উচ্চারণ: ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা) উত্তর আমেরিকা মহাদেশে অবস্থিত পঞ্চাশটি অঙ্গরাজ্য, একটি যুক্তরাষ্ট্রীয় জেলা ও পাঁচটি টেরিটোরি এবং কিছু মাইনর আউটলেয়িং দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে গঠিত যুক্তরাষ্ট্রীয় সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র। এই দেশটি "আমেরিকা" নামেও পরিচিত। উত্তর আমেরিকা মহাদেশের মধ্যভাগে অবস্থিত আটচল্লিশটি অঙ্গরাজ্য ও রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি অঞ্চলসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডটি পশ্চিমে প্রশান্ত ও পূর্বে আটলান্টিক মহাসাগরদ্বয়ের মধ্যস্থলে অবস্থিত; এই অঞ্চলের উত্তরে কানাডা ও দক্ষিণে মেক্সিকো। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা অঙ্গরাজ্যটি উত্তর আমেরিকা মহাদেশের উত্তর-পশ্চিম কোণে অবস্থিত; আলাস্কার পূর্ব সীমান্তে কানাডা ও পশ্চিমে বেরিং প্রণালী পেরিয়ে রাশিয়া অবস্থিত। হাওয়াই অঙ্গরাজ্যটি মধ্য-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত একটি দ্বীপপুঞ্জ। এছাড়াও ক্যারিবীয় সাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরে পাঁচটি টেরিটরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অধীন। * বোমারু বি-৫২ যুদ্ধ ট্যাঙ্ক, রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত পুলিশ এবং সামরিক বাহিনী স্বৈরাচারের অস্ত্র। রাইফেল গণতন্ত্রের অস্ত্র। রিভলভারটিকে 'ইকুয়ালাইজার' বলা হতো না। সমতা মানে গণতন্ত্র। আর সবসময় এটাই থাকবে। আসুন আমরা আশা করি আমাদের অস্ত্রের কখনই প্রয়োজন হবে না — তবে এই জাতির সাধারণ মানুষ যখন অধিকারের বিল দাবি করেছিল তখন তারা কী জানত তা ভুলে যাবেন না: একজন সশস্ত্র নাগরিকত্ব হল প্রথম প্রতিরক্ষা, সর্বোত্তম প্রতিরক্ষা এবং অত্যাচারের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিরক্ষা। এডওয়ার্ড অ্যাবে, অ্যাবি'স রোডে উদ্ধৃত (১৯৭৯) * জেফারসন না থাকলে নতুন জাতি হয়তো তার আত্মা হারিয়ে ফেলত। হ্যামিলটঅন না থাকলে নিশ্চয়ই শরীরে মেরে ফেলা যেত। জেফারসোনিয়ান প্রিন্সিপলস অ্যান্ড হ্যামিল্টোনিয়ান প্রিন্সিপলস (১৯৩২ পৃ. ১৭ * আমরা একটি বিপ্লবের মধ্যে রয়েছি, যা জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে সম্পূর্ণ, অপ্রত্যাশিত এবং উল্লেখযোগ্য। জন অ্যাডামস, উইলিয়াম কুশিংকে চিঠি (জুন ৯, ১৭৭৬) জন অ্যাডামস, বি. ফ্র্যাঙ্কলিনকে চিঠি (এপ্রিল ১৬, ১৭৮ লেডেন * আমার পিতা বা মাতা, পিতামহ বা ঠাকুরমা, পিতামহ বা প্রপিতামহ বা অন্য কোন আত্মীয় যে সম্পর্কে আমি জানি, বা যার জন্য আমি বিন্দু পরিমাণ যত্ন নিই না, এই একশত পঞ্চাশ বছর ইংল্যান্ডে ছিলেন না; যাতে আপনি দেখতে পান আমার শিরায় এক ফোঁটা রক্ত ​​নেই কিন্তু আমেরিকান কি? জন অ্যাডামস, একজন বিদেশী রাষ্ট্রদূতের কাছে (১৭৮৫ দ্য ওয়ার্কস অফ জন অ্যাডামস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি: অটোবায়োগ্রাফি (১৮৫১ চার্লস এফ অ্যাডামস, পৃ. ৩৯২। * বিচক্ষণতার প্রতিটি পরিমাপ। তাই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দাসত্বের চূড়ান্ত সম্পূর্ণ উচ্ছেদের জন্য চিন্তা করা উচিত। জন অ্যাডামস, রবার্ট জে ইভান্সকে চিঠি (জুন ৮, ১৮১৯) * দাসপ্রথা এদেশে যে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে তার কথা ভাবলেই আমি কেঁপে উঠি। আমি আমার দূরদৃষ্টি বর্ণনা করলে আপনি আমাকে পাগল ভাববেন। জন অ্যাডামস (১৮২০ পেজ স্মিথ, গার্ডেন সিটি, নিউ ইয়র্ক দ্বারা জন অ্যাডামস (১৯৬২) এ উদ্ধৃত: ডাবলডে, পৃ. ১৩৮। * এদেশে দাসত্বকে অর্ধ শতাব্দী ধরে কালো মেঘের মতো ঝুলতে দেখেছি। জন অ্যাডামস (১৮২১ প্যাশনেট সেজ (১৯৯৩ জোসেফ জে. এলিস, নিউ ইয়র্ক: নর্টন, পৃ. ১৩৮। * জাতিগুলির সংঘবদ্ধতায় প্রতিষ্ঠিত আমেরিকা, তাদের মধ্যে তার প্রবেশের পর থেকে, অবিচ্ছিন্নভাবে, যদিও প্রায়শই নিষ্ফলভাবে, তাদের কাছে সৎ বন্ধুত্বের, সমান স্বাধীনতার, উদার পারস্পরিক পারস্পরিকতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি তাদের মধ্যে সমানভাবে কথা বলেছেন, যদিও প্রায়শই গাফিলতি এবং প্রায়শই অবজ্ঞাপূর্ণ কানে, সমান স্বাধীনতা, সমান ন্যায়বিচার এবং সমান অধিকারের ভাষা। তিনি প্রায় অর্ধ শতাব্দীর ব্যবধানে, একটি ব্যতিক্রম ছাড়াই, নিজের দাবি এবং বজায় রাখার পাশাপাশি অন্যান্য জাতির স্বাধীনতাকে সম্মান করেছেন। তিনি অন্যদের উদ্বেগগুলিতে হস্তক্ষেপ করা থেকে বিরত থেকেছেন, এমনকি যখন দ্বন্দ্ব সেই নীতিগুলির জন্য ছিল যেগুলিকে সে আঁকড়ে ধরেছিল, শেষ অত্যাবশ্যক ড্রপ যা হৃদয়কে পরিদর্শন করে। তিনি দেখেছেন যে সম্ভবত আগামী শতাব্দীর জন্য, ইউরোপীয় বিশ্বের সেই অ্যাসেলডামার সমস্ত প্রতিযোগিতাই হবে অদম্য শক্তির প্রতিযোগিতা, এবং সঠিকভাবে উদীয়মান। যেখানেই স্বাধীনতা ও স্বাধীনতার মানদণ্ড উদ্ভাসিত হয়েছে বা হবে সেখানেই তার হৃদয়, তার আশীর্বাদ ও প্রার্থনা থাকবে। কিন্তু সে বিদেশে যায় না, ধ্বংস করার জন্য দানবের সন্ধানে। তিনি সকলের মুক্তি ও স্বাধীনতার শুভাকাঙ্ক্ষী। তিনি শুধুমাত্র তার নিজেরই চ্যাম্পিয়ন এবং প্রতিশোধক। তিনি তার কণ্ঠের মুখের দ্বারা সাধারণ কারণের প্রশংসা করবেন, এবং তার উদাহরণের সহানুভূতিশীল সহানুভূতি। তিনি ভাল করেই জানেন যে একবার তার নিজের ব্যানারের নীচে তালিকাভুক্ত করার মাধ্যমে, এমনকি তারা যদি বিদেশী স্বাধীনতার ব্যানারও হত, তবে তিনি নিজেকে লোভ, হিংসা এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষার সমস্ত স্বার্থ এবং চক্রান্তের যুদ্ধে নিজেকে জড়াতেন। যা রং ধরে নেয় এবং স্বাধীনতার মান কেড়ে নেয়। তার নীতির মৌলিক সর্বাধিকগুলি অসংবেদনশীলভাবে স্বাধীনতা থেকে বলপ্রয়োগে পরিবর্তিত হবে। তার ভ্রূণের অগ্রভাগ আর স্বাধীনতা ও স্বাধীনতার অদম্য মহিমায় আলোকিত হবে না; কিন্তু এর পরিবর্তে শীঘ্রই একটি সাম্রাজ্যিক ডায়াডেম প্রতিস্থাপিত হবে, যা আধিপত্য এবং ক্ষমতার অস্পষ্ট দীপ্তিতে মিথ্যা এবং কলঙ্কিত দীপ্তিতে জ্বলজ্বল করছে। তিনি বিশ্বের একনায়ক হতে পারে; সে আর তার নিজের আত্মার শাসক হবে না। তার গৌরব আধিপত্য নয়, স্বাধীনতা। তার পদযাত্রা মনের পদযাত্রা। তার একটি বর্শা এবং একটি ঢাল রয়েছে: কিন্তু তার ঢালের মূলমন্ত্র হল, স্বাধীনতা, স্বাধীনতা, শান্তি। এটি তার ঘোষণা ছিল: এটি ছিল, যতদূর মানবজাতির সাথে তার প্রয়োজনীয় সংসর্গের অনুমতি দেয়, তার অনুশীলন। জন কুইন্সি অ্যাডামস, ইউএস হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসে স্টেট সেক্রেটারি হিসাবে ভাষণ (জুলাই ৪, ১৮২১) মার্টিন লুথার কিং বা মার্টিন লুথার কিং, জুনিয়র ১৫ জানুয়ারি ১৯২৯ ৪ এপ্রিল ১৯৬৮) ছিলেন আমেরিকার নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার আদায়ে সোচ্চার ব্যক্তি ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। * যদি উড়তে না পারেন, তবে দৌড়ান। যদি দৌড়াতে না পারেন, তবে হাঁটুন; হাঁটতে না পারলে হামাগুড়ি দিন। যে অবস্থাতেই থাকুন, সামনে চলা বন্ধ করবেন না। * শুধুমাত্র চিন্তা/সমস্যা না থাকাটাই আসল শান্তি বলে না; ন্যায়বিচার থাকতে হয়। ১৯৫৫ সালে তার আন্দলোনের দ্বারা শান্তি ব্যহত হওয়ার অভিযোগের প্রতিউত্তর। * আমেরিকার ইতিহাসের অনেক নিকৃষ্ট পাতা ভূলে যাওয়া হয়েছে ও অস্পষ্ট হয়ে উঠেছে। * যেকোনো জায়গায় অবিচার, সবজায়গার ন্যায়বিচারের জন্য বিপদজনক। * সত্যিকার শিক্ষার উদ্দেশ্য হলো মানুষকে গভীর ভাবে এবং নতুন ভাবে চিন্তা করতে শেখানো। * একজন মানুষ কতদিন বাঁচল, তারচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সে তার জীবনে কি করেছে। * ভালোবাসা হল পৃথিবীর একমাত্র শক্তি, যা শত্রুকেও বন্ধু বানাতে পারে। * আপনার স্বপ্ন পূরণে বাধা দেয়ার অধিকার কোনও মানুষের নেই। * জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হল, ‘অন্যদের জন্য আমি কি করছি? * মানুষ একে অপরকে ঘৃণা করে,কারণ তারা একে অপরকে ভয় পায়। তারা একে অপরকে ভয় পায় কারণ তারা একে অপরকে জানে না। তারা একে অপরকে জানে না, কারণ তারা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে না। তারা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে না, কারণ তারা একে অপরের থেকে আলাদা। * আজ এটা আর সহিংসতা এবং অহিংসার মধ্যে একটি পছন্দ নয়; এটা হয় অহিংসা বা অস্তিত্বহীনতা। * আমরা সবাই হয়তো আলাদা নৌকায় করে এখানে এসেছি, কিন্তু এখন আমরা একই জাহাজের যাত্রী * সবচেয়ে অন্ধকার রাতেই সবচেয়ে উজ্জ্বল তারাগুলো দেখা যায় ==মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রকে নিয়ে উক্তি== মালয়েশিয়া মালয় Malaysia তেরোটি রাজ্য এবং তিনটি ঐক্যবদ্ধ প্রদেশ নিয়ে গঠিত দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার একটি দেশ। যার মোট আয়তন ৩,২৯,৮৪৫ বর্গকিমি। দেশটির রাজধানী শহর কুয়ালালামপুর এবং পুত্রজায়া হল ফেডারেল সরকারের রাজধানী। দক্ষিণ চীন সাগর দ্বারা দেশটি দুই ভাগে বিভক্ত, মালয়েশিয়া উপদ্বীপ এবং পূর্ব মালয়েশিয়া। মালয়েশিয়ার স্থল সীমান্তে রয়েছে থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, এবং ব্রুনাই; এর সমুদ্র সীমান্ত রয়েছে সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইন এর সাথে। মালয়েশিয়ার মোট জনসংখ্যা ২৮ মিলিয়নের অধিক। মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা জন্ম ৫ অক্টোবর ১৯৮৩; মাশরাফি বিন মর্তুজা নামেও পরিচিত) হলেন একজন বাংলাদেশী ক্রিকেটার ও রাজনীতিবিদ, যিনি বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক টেস্ট, ওয়ানডেতে ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক ছিলেন এবং বর্তমানে নড়াইল-২ আসন থেকে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য। ইএসপিএন কর্তৃক পরিচালিত "ওয়ার্ল্ড ফেইম ১০০" এ বিশ্বের সেরা ১০০ জন ক্রীড়াবিদের মধ্যে অন্যতম। অধিনায়ক হিসেবে ওয়ানডেতে ১০০টি উইকেট নেওয়া বোলারদের মধ্যে তিনি ৫ম বোলার। *আমার ২০০ উইকেট নিয়ে আমি যদি আরও ১০০ টি ম্যাচ খেলতে পারতাম তাহলে আমি আরও গুরুত্বপূর্ণ বোলার হতে পারতাম। সম্ভবত আমাকে নিয়ে সবাই অনেক গর্বিত হত যদি আমি ৩০০ অথবা ৩৫০ উইকেট শিকারী কোন বোলার হতাম। আমি বিশ্বাস করি আমার দীর্ঘ সময় ধরে খেলার সামর্থ আছে, কিন্তু যদিও আমি বাংলাদেশের হয়ে ১৪ বছর ধরে খেলছি, তবুও আমি তিন থেকে চার বছর হারিয়েছি ইনজুরির কারণে। *আমি জানি না আমি কতদিন এইদলের সাথে আমার খেলা চালিয়ে যেতে পারবো। তবে আমি আপনাকে নিশ্চয়তা দিতে পারি—যখন আমি বুঝতে পারবো আমার দক্ষতা এবং ইচ্ছাশক্তি কমে আসছে, তখন আমি নিজে থেকেই সরে যাবো। *রান না করলে মরবি না। ব্যাটিং কর। এটা জীবন না, খেলা। *আজ কিছু কথা পরিষ্কার করে বলি। আমরা সবাইকে বিনোদন দেই। আমরা প্রকৃত অর্থে বীর নই। আমাদের সত্যিকার বীর হচ্ছেন মুক্তিযোদ্ধারা। আমরা দেশের জন্য কোন কিছু বিসর্জন দিই নি, মুক্তিযোদ্ধারা দিয়েছেন। আমাকে ভূল বুঝবেননা—ক্রিকেট কিন্তু জীবনের সবকিছু নয়। আমরা শুধুমাত্র চেষ্টা করি আমাদের দেশের মানুষকে খুশী করতে। *মুক্তিযোদ্ধারা যদি পায়ে গুলি নিয়ে যুদ্ধ করতে পারেন, তাহলে আমি কেন সামান্য সার্জারি নিয়ে বোলিং করতে পারবো না? *আমি বলি, এই যারা ক্রিকেটে দেশপ্রেম দেশপ্রেম বলে চিৎকার করে, এরা সবাই যদি একদিন রাস্তায় কলার খোসা ফেলা বন্ধ করত, একটা দিন রাস্তায় থুতু না ফেলত বা একটা দিন ট্রাফিক আইন মানত, দেশ বদলে যেত। এই এনার্জি ক্রিকেটের পেছনে ব্যয় না করে নিজের কাজটা যদি সততার সঙ্গে একটা দিনও সবাই মানে, সেটাই হয় দেশপ্রেম দেখানো। *ক্রিকেটাররা নন, চিকিৎসক-শ্রমিক-কৃষকরাই হচ্ছেন প্রকৃত তারকা। *তামিম যখন ব্রোকেন ফিঙ্গার নিয়ে নেমেছিল তখনই আমি এশিয়া কাপ জিতে নিয়েছি। *শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাটা ফুল দিয়ে যেন শেষ না হয়ে যায়, শ্রদ্ধাটা মনের ভেতরে রাখা জরুরি। ইংরেজি যা বলতে হয় সেটা প্রয়োজনের খাতিরেই বলতে হয়। এরমানে এই না যে বেশি ইংরেজি বলাটা আমার জন্য ক্রেডিট। *খেলা কখনও একটা দেশের প্রধান আলোচনায় পরিণত হতে পারে না। দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার আছে যা সমাধান বাকি। সেখানে ক্রিকেট নিয়ে পুরো জাতি, রাষ্ট্র এভাবে এনগেজ হতে পারে না। আজকে আমাদের সবচেয়ে বড় তারকা বানানো হচ্ছে, বীর বলা হচ্ছে, মিথ তৈরি হচ্ছে। এগুলো হলো বাস্তবতা থেকে পালানোর ব্যাপার। *আমি ক্রিকেটার, একটা জীবন কি বাঁচাতে পারি? একজন ডাক্তার পারেন। কই, দেশের সবচেয়ে ভালো ডাক্তারের নামে কেউ তো একটা হাততালি দেয় না! তাদের নিয়ে মিথ তৈরি করুন, তারা আরও পাঁচজনের জীবন বাঁচাবেন। তারাই তারকা। তারকা হলেন লেবাররা, দেশ গড়ে ফেলছেন। ক্রিকেট দিয়ে আমরা কি বানাতে পারছি? একটা ইটও কি ক্রিকেট দিয়ে বানানো যায়? একটা ধান জন্মায় ক্রিকেট মাঠে? যারা ইট দিয়ে দালান বানায়, কারখানায় ওটা-ওটা বানায় বা ক্ষেতে ধান জন্মায়, তারকা হলেন তারা। *আমি মাশরাফিও যদি পারফর্ম না করি, তাহলে সরে যেতে হবে। দেশের হয়ে খেলতে নামলে, দেশের পতাকাকে প্রতিনিধিত্ব করলে জবাবদিহিতা থাকতেই হবে। ১৬ কোটি মানুষ খেলা দেখছে, ১৬ কোটি মানুষেরই জাজমেন্ট আছে। সেটাকে মূল্য দিতে হবেই। *পা দুটো বেইমানি করলেও ঘাড়ের রগ বাঁকা করে চ্যালেঞ্জ করবো নিজেকেই। শুধু একটা বল করতে চাই বাংলাদেশের হয়ে। * আমার দুর্ভাগ্য, আমি মাশরাফির সাথে একই টিমে খেলতে পারিনি — ব্রায়ান লারা * আমার সৌভাগ্য কোনোদিন মাশরাফির বল মোকাবেলা করতে হয়নি — স্যার ভিভ রিচার্সড * নেতা, মানুষ আর খেলোয়াড় এই তিনটি শব্দ যোগ করলে মাসরাফির মতো কোনো ক্রিকেটার এর আগে ক্রিকেটবিশ্ব কেউ দেখেনি — নাসির হোসাইন(সাবেক অধিনায়ক, ইংল্যান্ড) * তুমি আমাকে একজন মাশরাফি দাও, আমি তোমাকে এগারোটা 'সোনার টুকরা'(খেলোয়াড়) উপহার দিব — শন পলক(সাবেক অধিনায়ক, দক্ষিণ আফ্রিকা) মিখাইল সের্গেইভিচ গর্বাচেভ ২ মার্চ ১৯৩১ ৩০ আগস্ট ২০২২) কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতা হিসেবে ১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তার সংস্কারের প্রচেষ্টা শীতল যুদ্ধের অবসান ঘটাতে সাহায্য করেছিল, কিন্তু সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিএসইউ) রাজনৈতিক আধিপত্যের অবসান ঘটায় এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন বিলুপ্ত করে। তিনি ১৯৯০ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন। *মানবজাতির উপর এই দিনগুলির মতো এত ভয়ানক হুমকি আগে কখনও দেখা যায়নি। বিদ্যমান পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার একমাত্র যুক্তিসঙ্গত উপায় হল অস্ত্রের প্রতিযোগিতার অবিলম্বে সমাপ্তি, সর্বোপরি, পৃথিবীতে পারমাণবিক অস্ত্র এবং মহাকাশে এর প্রতিরোধের বিষয়ে মুখোমুখি শক্তির চুক্তি। একটি সৎ ও ন্যায়সঙ্গত ভিত্তিতে অন্য পক্ষকে ছাড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা ও শর্তাবলী নির্দেশ না করে একটি চুক্তি সম্পাদনা। একটি চুক্তি যা সকলকে লালিত লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হতে সাহায্য করবে: পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকির সম্পূর্ণ অপসারণের দিকে, ভালোর জন্য পারমাণবিক অস্ত্রের সম্পূর্ণ নির্মূল ও নিষেধাজ্ঞা। এটা আমাদের দৃঢ় প্রত্যয়। টাইমস ম্যাগাজিনে উদ্ধৃত হিসাবে (৯ সেপ্টেম্বর ১৯৮৫) [[বিষয়শ্রেণী:সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য]] মিয়ানমার বা মায়ানমার প্রাক্তন নাম ও কথ্যরূপ বর্মা বা বার্মা হচ্ছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। মিয়ানমারের আনুষ্ঠানিক নাম হলো প্রজাতান্ত্রিক ঐক্যতন্ত্রী মিয়ানমার । মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডো। তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে "মিয়ানমার" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় "ইয়াঙ্গুন"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়। * ভারত ও বার্মার মধ্যে ঐক্যও কম মৌলিক ছিল না। যদি ঐক্য একটি স্থায়ী চরিত্র হতে হয়, তবে এটি আত্মীয়তার অনুভূতির উপর প্রতিষ্ঠিত হতে হবে, আত্মীয় হওয়ার অনুভূতিতে। সংক্ষেপে, এটি আধ্যাত্মিক হতে হবে। এসব বিবেচনার আলোকে বিচার করলে দেখা যায়, পাকিস্তান ও হিন্দুস্তানের মধ্যে ঐক্য একটি মিথ। প্রকৃতপক্ষে, পাকিস্তান ও হিন্দুস্তানের মধ্যে যতটা আধ্যাত্মিক ঐক্য আছে তার চেয়ে বেশি হিন্দুস্তান ও বার্মার মধ্যে রয়েছে। বি.আর. আম্বেদকর, পাকিস্তান বা ভারতের বিভাজন (১৯৪৬) * গত মাসের সামরিক অভ্যুত্থানের বিরোধীদের বিরুদ্ধে সহিংসতার নাটকীয় বৃদ্ধির ভিডিওতে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীকে বিক্ষোভকারীদের উপর গুলি করতে, তাদের ধাওয়া করে এমনকি একটি অ্যাম্বুলেন্সের ক্রুকে নির্মমভাবে মারতে দেখা গেছে। সুইজারল্যান্ড থেকে কথা বলা জাতিসংঘের একজন কর্মকর্তা বলেছেন যে বুধবার ৩৮ জন নিহত হয়েছে, এটি অন্যান্য প্রতিবেদনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ যদিও পরিসংখ্যানগুলো দেশের অভ্যন্তরে নিশ্চিত করা কঠিন। ক্রমবর্ধমান মারাত্মক সহিংসতা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে উত্তেজিত করতে পারে, যা এখন পর্যন্ত যথাযথভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। "১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের পর থেকে আজ এটি ছিল সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী দিন। আমরা আজ শুধুমাত্র আজ ৩৮জন মারা গেছে। অভ্যুত্থান শুরু হওয়ার পর থেকে আমরা এখন ৫০জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছি" এবং আরও বেশি আহত হয়েছে, জাতিসংঘের বিশেষ মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত ক্রিস্টিন শ্রানার বার্গেনার বুধবার জাতিসংঘের সদর দফতরে সাংবাদিকদের বলেছেন নিষেধাজ্ঞা সমর্থনকারী শ্রানার বার্গেনার বলেছেন যে তিনি মিয়ানমারের অভ্যন্তরে মানুষের কাছ থেকে প্রতিদিন প্রায় ২,০০০ বার্তা পান, অনেক "যারা সত্যিই আন্তর্জাতিক থেকে পদক্ষেপ দেখতে মরিয়া সম্প্রদায়।" ১০-সদস্যের অ্যাসোসিয়েশন অফ সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনস, যার মধ্যে মিয়ানমার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রীদের টেলিকনফারেন্স বৈঠকের পর একটি বিবৃতি জারি করেছে যা শুধুমাত্র সহিংসতার অবসান এবং কীভাবে একটি শান্তিপূর্ণ মীমাংসা করা যায় সে বিষয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে৷ একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার একটি ঐতিহ্য আসিয়ানের রয়েছে। সেই আবেদন উপেক্ষা করে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা অব্যাহত রেখেছে। * মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলমানদের জন্য সামরিক অভ্যুত্থানের পর অং সান সুচির পতনের খবর ছিল অনেকটা তিক্ত মিষ্টি। কারণ, তাদের চেয়ে বেশি কেউ মায়ানমারের বেসামরিক কোন নেতার দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা অনুভব করেনি। ২০১৫ সালে যখন তিনি ক্ষমতায় এসেছিলেন, তখন বিশ্বাস ছিল যে- তিনি তার পিতা জেনারেল অং সানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে কয়েক দশকের নিপীড়নকে উল্টে দেবেন এবং শান্তি ও নাগরিকত্ব নিয়ে আসবেন। এর পরিবর্তে, তার তত্ত্বাবধানে সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে তাদের সবচেয়ে হিংসাত্মক অভিযান চালায়। ২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যে ধর্ষণ, লুট ও হত্যার গণহত্যামূলক অভিযান শুরু করে এবং প্রায় এক মিলিয়ন লোককে সীমান্ত দিয়ে শরণার্থী হিসেবে বাংলাদেশে নিয়ে যায়। ২০১৯ সালে নেদারল্যান্ডসের হেগে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের সামনে দাঁড়িয়ে, প্রাক্তন নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অং সান সু চি সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে ছিলেন। ‘আমরা ভালো কিছুর আশা করতে পারি না’: মিয়ানমারের অভ্যুত্থান রোহিঙ্গাদের জন্য হতাশার জন্ম দিয়েছে, হান্না এলিস-পিটারসেন এবং শেখ আজিজুর রহমান, দ্য গার্ডিয়ান ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১) *‘ওহে ধার্ম্মিকবর! আমি ও-সকল কথা অনেক জানি। টাকা যে কি জিনিস, তাহাও ভাল করিয়া চিনি। মুখে অনেকেই ‘টাকা অতি তুচ্ছ’, ‘অর্থ অনর্থের মূল’ বলিয়া থাকে, কিন্তু জগৎ এমনই ভয়ানক স্থান যে, টাকা না থাকিলে তাহার স্থান কোথাও নাই—সমাজে নাই, স্বজাতির নিকটে নাই—ভ্রাতা-ভগ্নীর নিকট একটি কথা বলিবার সুযোগও নাই! বিষাদ-সিন্ধু, প্রকাশসাল- ১৮৮৪ খ্রিস্টাব্দ (১২৯১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৫২ * টাকা না থাকিলে রাজায় চিনে না, সাধারণে মান্য করে না, বিপদে জ্ঞান থাকে না। জন্মমাত্র টাকা, জীবনে টাকা, জীবনান্তেও টাকা। জগতে টাকারই খেলা। বিষাদ-সিন্ধু, প্রকাশসাল- ১৮৮৪ খ্রিস্টাব্দ (১২৯১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৫২ * বঙ্গবাসী মুসলমানদের দেশভাষা বা মাতৃভাষা “বাঙ্গালা”। মাতৃভাষায় যাহার আস্থা নাই, সে মানুষ নহে। বিশেষ সাংসারিক কাজকর্ম্মে মাতৃভাষারই সম্পূর্ণ অধিকার। মাতৃভাষায় অবহেলা করিয়া অন্য দুই ভাষায় বিখ্যাত পণ্ডিত হইলেও তাহার প্রতিপত্তি নাই। পরিবার, আত্মীয়স্বজন, এমনকি প্রাণের প্রাণ যে স্ত্রী, তাহার নিকটেও আদর নাই। অসুবিধাও বিস্তর। ইস্তক ঘরকন্নার কার্য্য নাগাদে রাজসংশ্রবী যাবতীয় কার্য্যে বঙ্গবাসী মুসলমানদের বাঙ্গালা ভাষার প্রয়োজন। * হুতাশনের দাহন-আশা, ধরণীর জলশোষণ-আশা, ভিখারীর অর্থলোভ-আশা, চক্ষুর দর্শন-আশা, গাভীর তৃণভক্ষণ-আশা, ধনীর ধনবৃদ্ধির আশা, প্রেমিকের প্রেমের আশা, সম্রাটের রাজ-বিস্তারের আশার যেমন নিবৃত্তি নাই, হিংসাপূর্ণ পাপ-হৃদয়ে দুরাশারও তেমনি নিবৃত্তি নাই—ইতি নাই। যতই কার্য্যসিদ্ধি, ততই দুরাশার শ্রীবৃদ্ধি। ==মীর মশাররফ হোসেনকে নিয়ে উক্তি== মুনশী মোহাম্মদ মেহেরুল্লাহ ২৬ ডিসেম্বর ১৮৬১ – ৭ মে ১৯০৭) একজন বাঙালি কবি, ইসলাম প্রচারক ও ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি ইসলাম ও তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব নিয়ে তার বক্তৃতা ও লেখনীর জন্য বিখ্যাত। বাঙালি মুসলমান সমাজে তার অবদানকে, হিন্দু সমাজে রাজা রামমোহন রায়ের অবদানের সাথে তুলনা করা হয়। মেহেরুল্লাহর মৃত্যুতে কবি সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী শোকোচ্ছাস * জীবনে সফল হতে হলে শিক্ষার প্রয়োজন, সাক্ষরতা ও পদবী নয়। * বিশ্বাস বিশ্বাসের জন্ম দেয় এবং অবিশ্বাস অবিশ্বাসের জন্ম দেয়। এটাই স্বাভাবিক। * সৌভাগ্য তাদেরই আসে যারা তাদের কর্তব্যের পথে অবিচল থাকে। * আজ পর্যন্ত এমন কোনো স্কুল খোলেনি যেখানে প্রতিকূলতার চেয়ে অভিজ্ঞতার শিক্ষা দেওয়া হয়। * যে ব্যক্তি নমস্কার করেন তিনি বিনম্রতা অবলম্বন করেন এবং সমাজের সকলের ভালবাসার বস্তু হয়ে ওঠেন। * অন্যায়ে অবদান রাখা অন্যায় করার সামিল। * বুদ্ধির মাধ্যমেই মানুষের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায়। * একজন দক্ষ লোক সর্বত্র প্রয়োজন। * দয়া মানুষের একটি প্রাকৃতিক গুণ। * সম্পদ থেকে মানুষ যে সম্মান পায় তা তার নয়, সম্পদের সম্মান। * সাফল্যের ত্রুটি দূর করার এক অনন্য শক্তি রয়েছে * আমি তোমাদের মাঝে দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি, যতক্ষন তোমরা এই দুটিকে আকড়ে ধরে রাখবে ততক্ষন তোমরা কেউ পথভ্রষ্ট হবে না। আর তা হলো আল্লাহ তায়ালার কিতাব ও আমার সুন্নাহ। মুয়াত্তা ইমাম মালেক, হাদিস নাম্বার ৩৩৩৮ * আমি তোমাদেরকে যেসব বিষয় নিষেধ করেছি, তা থেকে বিরত থাক। আর যেসব বিষয়ে আদেশ করেছি, যথাসম্ভব তা পালন কর। বেশী বেশী প্রশ্ন করা আর নবীদের সথে মতবিরোধ করা তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের ধ্বংস করে দিয়েছে। * তোমরা পরস্পর হিংসা করো না, পরস্পরের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ পোষণ করো না, অপরের গোয়েন্দাগিরি করো না, অপরের গোপনীয় দোষ অনুসন্ধান করোনা, পরস্পরের পণ্যদ্রব্যের মূল্য বাড়িয়ে দিয়ো না। তোমরা আল্লাহর বান্দা, ভাই ভাই হয়ে যাও। ইমাম নববীর চল্লিশ হাদিস গ্রন্থে মুসলিম: ২৫৬৪ এর সূত্রে * যে কোন মুসলিম (ফলবান) গাছ লাগাবে তা থেকে যা কিছু খাওয়া হয় তা তার জন্য দান স্বরূপ, যা কিছু চুরি হয় তাও দান স্বরূপ, বন্য জন্তু যা খাবে তাও দান স্বরূপ। পাখি যা খাবে তাও দান স্বরূপ। আর কেউ যে কোন প্রকার ক্ষতি সাধন করলে তাও তার জন্য দান স্বরূপ। * তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম যে নিজের পরিবারের কাছে উত্তম। * মানুষ তার বন্ধুর আদর্শে গড়ে উঠে। সুতরাং তার বন্ধু নির্বাচনের সময় এ বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত, সে কাকে বন্ধু নির্বাচন করছে। দ্বিতীয় মুহাম্মাদ উসমানীয় তুর্কি: محمد ثانى Meḥmed-i s̠ānī তুর্কী II. Mehmed বা Fatih Sultan Mehmet Han ৩০ মার্চ ১৪৩২ – ৩ মে ১৪৮১) ছিলেন ৭ম উসমানীয় সুলতান। তিনি মুহাম্মাদ ফাতিহ অর্থাৎ বিজয়ী মুহাম্মাদ নামেই অধিক পরিচিত। ১৪৪৪ সালের আগস্ট থেকে ১৪৪৬ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য তিনি সুলতান ছিলেন। এরপর ১৪৫১ সালের ফেব্রুয়ারিতে পুনরায় মসনদে অসেন। দ্বিতীয় দফায় তিনি ১৪৮১ সালের মে পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন। তিনি ও তার শায়খ আকশামসউদ্দিন কনস্টান্টিনোপল এর কাছে প্রথম কনস্টান্টিনোপল যুদ্ধের সময় সাহাবী আবু আইয়ুব আনসারির কবর খুঁজে পান ও পরবর্তীতে সেখানে আসে মসজিদ নির্মাণ করেন। মুহাম্মাদ (সাঃ) ভবিষ্যৎ বাণী কনস্টান্টিনোপল বিজয়টি তখন এই উসমানীয় সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদ ২১ বছর বয়সে কনস্টান্টিনোপল জয় এর মাধ্যমে বিজিত হয়। তার অসামান্য দক্ষতা তৎকালীন সময়ে সবচেয়ে বড় কামান ও স্থল ভাগের উপর দিয়ে জাহাজ নিয়ে যাওয়া ছিল কনস্টান্টিনোপল যুদ্ধের অন্যতম কৃতিত্ব। এর ফলে পূর্ব রোমান সাম্রাজ্যের পতন হয়। মুহাম্মদ আনাতোলিয়া, আলবেনিয়া, বসনিয়া, ক্রিমিয়া, ইতালি পর্যন্ত ইউরোপ অভিযান অব্যাহত রাখেন। আধুনিক তুরস্ক ও মুসলিম বিশ্বে সুলতান মুহাম্মদ একজন বীর হিসেবে সম্মানিত হন। * তোমার সম্রাটকে বলে দাও; আমার ক্ষমতা যেখানে পৌঁছেছে, সেখানে সম্রাটদের স্বপ্নও পৌঁছতে পারে না! কনস্টান্টিনোপল অবরোধের সময়, বাইজেন্টাইন রাষ্ট্রদূতের প্রতি মুহাম্মাদ ফাতিহ প্রতিক্রিয়া) * হায় কনস্টান্টিনোপল! হয় আমি সেটা দখল করব, নয়ত সেটা আমাকে শেষ করে দিবে! বিজয়ের পূর্বে কনস্টান্টিপোল নিয়ে মুহাম্মাদ ফাতিহের উক্তি। *সম্ভাবনার শেষ সীমাকে পরখ করে দেখতে অসম্ভব কিছু করতে হয়। **কনস্টান্টিনোপল বিজয়ের সময়ে শুষ্কপথে জাহাজ টেনে নেওয়ার আগে মুহাম্মাদ ফাতিহ। *আমরা পেঁচাকে ভয় পাইনা, আমরা তো বাজপাখি। *যদি আমার দাঁড়ির একটি চুলও আমার গোপন রহস্য জানতে পারে, আমি আমার দাঁড়ি গোড়া থেকে কেটে ফেলব। * মৃত্যু আর কিছু নহে—বস্তু যখন আপনার অবকাশকে হারায় তখন তাহাই মৃত্যু। বস্তু তখন যেটুকু কেবলমাত্র সেইটুকুই, তার বেশি নয়। প্রাণ সেই মহা-অবকাশ—যাহাকে অবলম্বন করিয়া বস্তু আপনাকে কেবলি আপনি ছাড়াইয়া চলিতে পারে। * মৃত্যু কি সহজ, কি নিঃশব্দে আসে। অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়। * ভীরুরা মরার আগে বারে বারে মরে। সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহণ করে। * আমি মনে করি মৃত্যু হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে অসাধারণ উদ্ভাবন। এটি জীবন থেকে পুরোনো ও সেকেলে জিনিস থেকে মুক্ত করে। মেঘনাদ সাহা ৬ অক্টোবর ১৮৯৩ – ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৬) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী। তিনি গণিত নিয়ে পড়াশোনা করলেও পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে তার অনেক গবেষণাপত্র রয়েছে। তিনি তাত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে তাপীয় আয়নীকরণ তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। তার আবিস্কৃত সাহা আয়নীভবন সমীকরণ নক্ষত্রের রাসায়নিক ও ভৌত ধর্মগুলি ব্যাখ্যা করতে কাজে লাগে। ভারতে নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞানে আধুনিক গবেষণার জন্য তিনি ১৯৫০ সালে পশ্চিমবঙ্গে সাহা ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্স প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২৭ সালে লন্ডনের রয়াল সোসাইটি পদার্থবিজ্ঞানে তার অবদানের জন্য তাকে রয়েল সোসাইটির ফেলো নির্বাচিত করে। * বিজ্ঞানীদের প্রায়ই অভিযোগ করা হয় হয় যে তারা রূপকথার জগতে থাকেন, তারা বাস্তবের মাটিতে দাঁড়িয়ে তাদের মনকে কষ্ট দিতে চান না। আমি নিজেও আমার জীবনে বাল্যকালে একটা ঘটনা ব্যতীত ১৯৩০ সাল পর্যন্ত গজদন্ত মিনারেরই কাটিয়েছি। কিন্তু বর্তমান সমাজে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি আইন শৃঙ্খলার মতনই অপরিহার্য হয়ে পরেছে। ফলত আমিও ধীরেধীরে রাজনীতিতে প্রবেশ করেছি, অবশ্য তার প্রধান কারণ আমি আমার সুচারু কাজের মাধ্যমে নিজেকে দেশমাতৃকার উন্নতি কর্মের অংশ করে নিতে চেয়েছি। * ডারউইন-আইনস্টাইনের যুগে দাঁড়িয়ে যদি মহাবিশ্বের সৃষ্টি আজ থেকে পাঁচ হাজার সাতশ বছর আগে জলবিষুবের দিনে হয়েছে বলে শুনতে হয় তবে তার থেকে অযৌক্তিক আর কিছুই হতে পারে না। উক্ত তারিখটি ইহুদিদের বিশেষ কোন ধর্মীয় ঘটনার সাক্ষ্য বহন তো করেই না, এমনকি কোন প্রাগৈতিহাসিক যুগের কোন একটি বিশেষ অঞ্চলের কোন ইতিহাসকেও ইঙ্গিত করে না। আলবার্ট আইনস্টাইন]]কে লিখিত চিঠির অংশ * প্রার্থনায় হৃদয়হীন শব্দের চেয়ে শব্দহীন হৃদয় থাকা উত্তম। * আমরা যদি নিজেদের পরিবর্তন করতে পারি, তাহলে বিশ্বের প্রবণতাগুলিও পরিবর্তিত হবে। মানুষ যেমন তার নিজের স্বভাব পরিবর্তন করে, তেমনি তার প্রতি জগতের দৃষ্টিভঙ্গিও পরিবর্তিত হয়। অন্যরা কী করে তা দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করার দরকার নেই। * একজন মানুষ তার চিন্তার ফসল। তিনি যা ভাবেন, তিনি হয়ে ওঠেন। * পৃথিবী প্রত্যেক মানুষের চাহিদা পূরণের জন্য যথেষ্ট সরবরাহ করে, কিন্তু প্রতিটি মানুষের লোভ নয়। * যখনই আপনি প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হন, তাকে ভালবাসার সাথে জয় করুন। * সুখ হল যখন আপনি যা ভাবেন, যা বলেন এবং যা করেন তা সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। * সত্য একটি বিশাল গাছের মতো যা আরও বেশি করে ফল দেয় যত বেশি আপনি এটিকে লালন পালন করেন। সত্য ই সহ্য করবে, বাকি সব সময়ের জোয়ারের আগেই ভেসে যাবে। * আমার পড়া থেকে আমি ধারণা পেয়েছিলাম যে নবী সত্যের সন্ধানকারী ছিলেন। তিনি ধর্মভীরু ছিলেন। এতে আমি জানি আমি আপনাকে নতুন কিছু বলছি না। আমি কেবল আপনাকে বর্ণনা করছি যে কীভাবে আমি তার জীবন দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলাম। * নিজেকে জানার সর্বশেষ্ঠ পথ হলো নিজেকে অন্যের সেবায় নিয়োজিত করা। * মানুষ তার চিন্তাধারা নির্মিত প্রাণী, সে যা ভাবে তাই হয়ে যায়। * তুমি আমাকে শিকলে বেঁধে রাখতে পারো, তুমি আমাকে কষ্ট দিতে পারো, তুমি আমার এই শরীর নষ্ট করতে পারো, কিন্তু তুমি আমার মনকে কোনদিনই বন্দী করে রাখতে পারবেনা। * সামান্য অভ্যাস অধিক উপদেশের থেকে ভালো। * আমার অনুমতি ছাড়া কেউ আমাকে আঘাত করতে পারবে না। * এমন ভাবে বাঁচো যেন কাল তুমি মরবে। এমনভাবে শেখো যেন তুমি সর্বদা বাঁচবে। * আপনি নিজে সেই পরিবর্তন হোন যা আপনি সারা বিশ্বে সবার মধ্যে দেখতে চান। * প্রথমে তারা তোমাকে অপেক্ষা করবে, তারপর তারা তোমাকে নিয়ে ঠাট্টা করবে, তারপর তারা তোমার সাথে লড়াই করবে, তারপর তুমি বিজয়ী হবে। * পাপ কে ঘৃণা, কর পাপী কে ভালবাসো। * ক্রোধ এবং অসহিষ্ণুতা হল সঠিক বোধগম্যতার শত্রু। * সাতটি মহাপাপ: কর্মহীন ধন, অন্তরাত্মা হীন সুখ, মানবতাহীন বিজ্ঞান, চরিত্রহীন জ্ঞান, নীতিহীন রাজনীতি, নৈতিকতা ছাড়া ব্যবসা, ত্যাগ ছাড়া পুজো। * নিজের ভুল স্বীকার করা জমিতে ঝাট দেওয়ার মতো যা জমিকে উজ্জ্বল এবং পরিষ্কার করে। মোহাম্মদ লুৎফর রহমান ১৮৮৯-১৯৩৬) ছিলেন একজন বাঙালি সাহিত্যিক, সম্পাদক ও সমাজকর্মী। তাঁর সমস্ত সৃষ্টির মুলেই রয়েছে মানুষের স্বরূপ অন্বেষণ ও সামাজিক কল্যাণবোধ। তিনি 'ডাক্তার মোহাম্মদ লুৎফর রহমান' হিসেবে সমধিক পরিচিত। লুৎফর রহমানের সাহিত্য সাধনা শুরু হয়েছিল মূলত কবিতা রচনার মাধ্যমে। ১৯১৫ সালে চল্লিশটি কবিতা নিয়ে তার প্রথম এবং একমাত্র কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ প্রকাশিত হয়। পরে তিনি বিভিন্ন প্রবন্ধ, উপন্যাস, ছোটগল্প, কথিকা, শিশুতোষ সাহিত্য ইত্যাদি রচনা করেছেন। তার কিছু অনুবাদ কর্মও পাওয়া যায়। তৎকালীন বাংলা ভাষার বিখ্যাত পত্রিকা ও সাময়িকীগুলোতে তার রচনা সমূহ প্রকাশ হত। * তুমি তোমার ব্যক্তিত্বকে দৃঢ় করে তোল। কেউ তোমার উপর অন্যায় আধিপত্য করতে পারবে না। * প্রতিভা থাকলেও চেষ্টা না করলে জগতে প্রতিষ্ঠা লাভ করা যায় না। * উন্নত ত্যাগী, শক্তিশালী, প্রেমিক, সত্য ও ন্যায়ের প্রতি শ্রদ্ধাবান মানুষ বিদ্যাহীন বা অল্পশিক্ষিত মানুষের মধ্যে পাওয়া যায় না। মানুষকে বা জাতিকে বড় হতে হলে সবসময়ই তাকে জ্ঞানের সেবা করতে হবে। * জগৎ ও সমাজ যাঁরা গড়ে তুলেছেন, তাঁরা যে সবাই প্রতিভাবান, অসাধারণ, বিশিষ্ট ক্ষমতায় ভাগ্যবান ছিলেন তা নয়। তাঁরা ছিলেন পরিশ্রমী, সহিষ্ণু, সাধক। * মানুষ তার গৌরব ভুলে কী করে আঁধার ও মৃত্যুর পথে হাঁটবে? মানুষকে মহৎ করতে হবে, কারণ মহৎ হবার জন্যই সে এ জগতে এসেছিল। * যেখানে আছ, সেখান থেকেই তোমার যাত্রা শুরু হোক- এখান হতেই তুমি তোমার জীবনকে বড় করে তুলতে পার। কোথাও যাবার দরকার নেই। * কোনও সভ্য জাতিকে অসভ্য করার ইচ্ছা যদি তোমার থাকে, তাহলে তাদের বইগুলো ধ্বংস কর, সকল পণ্ডিতকে হত্যা কর, তোমার উদ্দেশ্য সিদ্ধ হবে। * জাতি যখন দৃষ্টিসম্পন্ন ও জ্ঞানী হয়, তখন জাগবার জন্য সে কারো আহ্বানের অপেক্ষা করে না, কারণ, জাগরণই তার স্বভাব। * তোমার ছোট সুন্দর পরিবারকে নিয়ে দরিদ্র সচ্ছল অবস্থায় জ্ঞানরাজ্যের সঙ্গে যোগ রেখে যদি তুমি মরে যেতে পার- তোমার জীবন সার্থক। কার্ল আর্নস্ট লুডভিগ ম্যাক্স প্লাংক ২৩ এপ্রিল ১৮৫৮ ৪ অক্টোবর ১৯৪৭) জার্মান তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন, যার শক্তির কোয়ান্টাম আবিষ্কার তাকে ১৯১৮ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জিতিয়ে ছিল। প্লাংক তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে অনেক অবদান রেখেছিলেন, কিন্তু পদার্থবিজ্ঞানী হিসাবে তার খ্যাতি মূলত কোয়ান্টাম তত্ত্বের জনক হিসাবে। তার এই অবদান পারমাণবিক পর্যায়ে মহাবিশ্বকে বোঝার ক্ষেত্রে বিপ্লব সৃষ্টি করে। ১৯৪৮ সালে জার্মান বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠান কাইজার উইলহেল সোসাইটি (যার মধ্যে প্লাংক দুবার সভাপতি ছিলেন) নামকরণ করেন ম্যাক্স প্লাংক সোসাইটি (এমপিএস)। এমপিএস এখন ৮৩ টি প্রতিষ্ঠানে বৈজ্ঞানিক নির্দেশিকা বিস্তৃত প্রতিনিধিত্ব করে। প্ল্যাঙ্ক টু স্টাডি থেকে (২ ডিসেম্বর ১৯১৩ অটোগ। I/383, SPK জে. L. Heilbron পৃষ্ঠা ৬৭ *আমাদের এটা ধরে নেওয়ার কোন অধিকার নেই যে, কোন ভৌত আইন বিদ্যমান আছে, অথবা যদি তারা এখন পর্যন্ত বিদ্যমান থাকে, তবে ভবিষ্যতেও তারা একই ভাবে বিদ্যমান থাকবে। আমি চিন্তা মৌলিক বলে মনে করি। আমি বস্তুকে চিন্তা থেকে উদ্ভূত হিসাবে বিবেচনা করি। আমরা চিন্তার পেছনে যেতে পারি না। আমরা যা কিছু নিয়ে কথা বলি, যা কিছু আমরা বিদ্যমান বলে মনে করি, তা চিন্তাকে নির্দেশ করে। দ্য অবজারভার'-এ সাক্ষাৎকার (২৫ জানুয়ারী ১৯৩১ পৃ.১৭, কলাম ৩ * আমি সেই সমীকরণটিও জানতাম যা স্বাভাবিক বর্ণালীতে শক্তি বিতরণকে প্রকাশ করে। একটি তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা তাই যেকোনো মূল্যে খুঁজে বের করতে হবে, তা যতই উচ্চ হোক না কেন। এটা আমার কাছে স্পষ্ট ছিল যে শাস্ত্রীয় পদার্থবিদ্যা এই সমস্যার কোন সমাধান দিতে পারে না, এবং এর অর্থ হল যে সমস্ত শক্তি অবশেষে পদার্থ থেকে বিকিরণে স্থানান্তরিত হবে। এই পদ্ধতিটি তাপগতিবিদ্যার দুটি সমীকরণ বজায় রেখে আমার কাছে উন্মুক্ত হয়েছিল. দুটি আইন, এটা আমার মনে হয়, সব পরিস্থিতিতে বহাল রাখা আবশ্যক. বাকিদের জন্য, আমি শারীরিক আইন সম্পর্কে আমার আগের প্রতিটি বিশ্বাসকে উৎসর্গ করতে প্রস্তুত ছিলাম। এক] আবিষ্কার করে যে বিকিরণে শক্তির ক্রমাগত ক্ষতি প্রতিরোধ করা যেতে পারে অনুমান করে যে শক্তি শুরুতেই নির্দিষ্ট কোয়ান্টায় একসাথে থাকতে বাধ্য হয়। এটি ছিল সম্পূর্ণরূপে একটি আনুষ্ঠানিক অনুমান এবং আমি সত্যিই এটিকে খুব বেশি চিন্তা করিনি ব্যতীত যে খরচ যাই হোক না কেন, আমাকে অবশ্যই একটি ইতিবাচক ফলাফল আনতে হবে। ম্যাক্স মুলার ৬ ডিসেম্বর, ১৮২৩ ২৮ অক্টোবর, ১৯০০) ছিলেন বিখ্যাত ভারতবিশারদ, দার্শনিক, ধর্মতত্ত্ববিদ, সমাজতত্ত্ববিদ, অধ্যাপক, সংস্কৃত ভাষায় সুপ্রসিদ্ধ জার্মান পণ্ডিত ও অনুবাদক। তার পুরো নাম ছিলো ফ্রিডরিখ মাক্স মুলার। ঋগ্বেদের সম্পাদনা ও ভাষ্য রচনা করে তিনি তার জীবনের অক্ষয় কীর্তি হিসেবে রেখে গেছেন। বৈদিক সাহিত্য বিষয়ে তিনি তার জীবদ্দশায় সর্বশ্রেষ্ঠ বিশেষজ্ঞ হিসেবে সমগ্র পৃথিবীতে সমাদৃত হয়ে আছেন। প্রাচ্যভাষা ও সাহিত্যে তার গভীর পাণ্ডিত্য বিরাজমান ছিল। তিনি ধর্ম এবং ভাষার সমালোচনা বৈজ্ঞানিকভাবে ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি ইংরেজি জাতীয় সঙ্গীতকে সংস্কৃত ভাষায় পদ্যে অনুবাদ বা রূপান্তর করেন। মুলার ঊনবিংশ শতকের প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালী যোগসাধক, দার্শনিক এবং ধর্মগুরু রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের চিন্তাধারা বিশেষ করে 'বেদান্ত দর্শনের' প্রতি ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট ও উদ্বুদ্ধ হন। * আসলে বেদের যে দেবতাতত্ত্ব তাকে বহু ঈশ্বরবাদ হিসেবে আখ্যায়িত না করে বরং এক পরম সত্ত্বায় বহু দেবতার মিলনস্থল বলাই উত্তম। * সূর্যের আলো ছাড়া যেমন ফুল ফুটতে পারে না, তেমনি ভালোবাসা ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। * পৃথিবীতে বেদ ও উপনিষদের মতো এতো প্রণোদনাপূর্ণ এত অতিমানবীয় গ্রন্থ আর নেই । যীশু ছিলেন প্রথম শতাব্দীর একজন ইহুদি ধর্মপ্রচারক ও ধর্মীয় নেতা। তিনি যীশু খ্রীষ্ট নামেও পরিচিত ছিলেন। তিনি বিশ্বের বৃহত্তম ধর্ম খ্রীষ্টধর্মের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব। যীশু ছিলেন একজন গালীলীয় যিহূদী। ঈশ্বরকে অনুসরণ করার ক্ষেত্রে কোন উপায়টি শ্রেষ্ঠ তা নিয়ে তিনি সঙ্গী ইহুদিদের সঙ্গে বিতর্কে অবতীর্ণ হন, রোগগ্রস্থদের আরোগ্যদান করেন, রূপক কাহিনীর মাধ্যমে শিক্ষাদান করেন এবং অনুগামীদের একত্র করেন। বাপ্তিস্মদাতা যোহন কর্তৃক দীক্ষিত হবার পর তিনি পরিচর্যা ও সুসমাচার প্রচারণা শুরু করেন। * তুমি অন্যের নিকট যেরূপ ব্যবহার পাইতে ইচ্ছা কর, অন্যের প্রতিও সেইরূপ ব্যবহার কর। * তোমাদের পিতা যেমন দয়ালু, তোমরাও তেমনি দয়ালু হও। * যাহারা শরীর বধ করে, কিন্তু আত্মা বধ করিতে পারে না, তাহাদিগকে ভয় করিও না; কিন্তু যিনি আত্মা ও শরীর উভয়ই নরকে বিনষ্ট করিতে পারেন, বরং তাঁহাকেই ভয় কর। * শিষ্য গুরু হতে বড় নয়, কিন্তু যে কেহ পরিপক্ব হয়, সে আপন গুরুর তুল্য হবে। * তোমরা আপন আপন শত্রুদিগকে প্রেম করিও; যাহারা তোমাদিগকে দ্বেষ করে, তাহাদের মঙ্গল করিও; যাহারা তোমাদিগকে শাপ দেয়, তাহাদিগকে আশীর্বাদ করিও; যাহারা তোমাদিগকে নিন্দা করে, তাহাদের জন্য প্রার্থনা করিও। * তোমরা শুনিয়াছ, উক্ত হইয়াছিল, “চক্ষুর পরিশোধে চক্ষু ও দন্তের পরিশোধে দন্ত”। কিন্তু আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, তোমরা দুষ্টের প্রতিরোধ করিও না; যে তোমার এক গালে চড় মারে, তাহার দিকে অন্য গালও পাতিয়া দিও। * যে তোমার চোগা তুলিয়া লয়, তাহাকে আঙ্‌রাখাটিও লইতে বারণ করিও না। যে কেহ তোমার কাছে যাচ্ঞা করে, তাহাকে দিও; এবং যে তোমার দ্রব্য তুলিয়া লয়, তাহার কাছে তাহা আর চাহিও না। * যাহারা তোমাদিগকে প্রেম করে, তাহাদিগকেই প্রেম করিলে তোমরা কিরূপ সাধুবাদ পাইতে পার? কেননা, পাপীরাও, যাহারা তাহাদিগকে প্রেম করে, তাহারাও তাহাদিগকে প্রেম করে। আর যাহারা তোমাদের উপকার করে, যদি তাহাদের উপকার কর, তবে তোমরা কিরূপ সাধুবাদ পাইতে পার? পাপীরাও তাহাই করে। আর যাহাদের কাছে পাইবার আশা থাকে, যদি তাহাদিগকেই ধার দেও, তবে তোমরা কিরূপ সাধুবাদ পাইতে পার? পাপীরাও পাপীদিগকে ধার দেয়, যেন সেই পরিমাণে পুনরায় পায়। কিন্তু তোমরা আপন আপন শত্রুদিগকে প্রেম করিও, তাহাদের ভাল করিও, এবং কখনও নিরাশ না হইয়া ধার দিও, তাহা করিলে তোমাদের মহাপুরস্কার হইবে, এবং তোমরা পরাৎপরের সন্তান হইবে, কেননা তিনি অকৃতজ্ঞদের ও দুষ্টদের প্রতিও কৃপাবান। * আর তোমরা বিচার করিও না, তাহাতে বিচারিত হইবে না। আর দোষী করিও না, তাহাতে দোষীকৃত হইবে না। তোমরা ছাড়িয়া দিও, তাহাতে তোমাদেরও ছাড়িয়া দেওয়া যাইবে। দেও, তাহাতে তোমাদিগকেও দেওয়া যাইবে; লোকে প্রচুর পরিমাণে চাপিয়া ঝাঁকাইয়া উপচিয়া পড়িবার মত করিয়া তোমাদের কোলে দিবে; কারণ তোমরা যে পরিমাণে পরিমাণ কর, সেই পরিমাণে তোমাদের জন্যও পরিমাণ করা যাইবে। * আর তোমার ভ্রাতার চক্ষে যে কুটা আছে, তাহাই কেন দেখিতেছ, কিন্তু তোমার নিজের চক্ষে যে কড়িকাট আছে, তাহা কেন ভাবিয়া দেখিতেছ না? তোমার চক্ষে যে কড়িকাট আছে, তাহা যখন দেখিতেছ না, তখন তুমি কেমন করিয়া আপন ভ্রাতাকে বলিতে পার, ভাই, আইস, আমি তোমার চক্ষু হইতে কুটাগাছটা বাহির করিয়া দিই? তোমার নিজের চক্ষে যে কড়িকাট আছে, তাহা ত তুমি দেখিতেছ না! হে কপটি, আগে আপনার চক্ষু হইতে কড়িকাট বাহির করিয়া ফেল, তার পর তোমার ভ্রাতার চক্ষে যে কুটা আছে, তাহা বাহির করিবার নিমিত্ত স্পষ্ট দেখিতে পাইবে। * এমন ভাল গাছ নাই, যাহাতে মন্দ ফল ধরে, এবং এমন মন্দ গাছও নাই, যাহাতে ভাল ফল ধরে। স্ব স্ব ফল দ্বারাই প্রত্যেক গাছ চেনা যায়; লোকে ত কাঁটাবন হইতে ডুমুর সংগ্রহ করে না, এবং শ্যাকুলের ঝোপ হইতে দ্রাক্ষাফল সংগ্রহ করে না। ভাল মানুষ আপন হৃদয়ের ভাল ভাণ্ডার হইতে ভালই বাহির করে; এবং মন্দ মানুষ মন্দ ভাণ্ডার হইতে মন্দই বাহির করে; যেহেতু হৃদয়ের উপচয় হইতে তাহার মুখ কথা কহে। * তোমাদের মধ্যে যে কেহ মহান হইতে চায়, সে তোমাদের পরিচারক হইবে; এবং তোমাদের মধ্যে যে কেহ প্রধান হইতে চায়, সে তোমাদের দাস হইবে। আর যে কেহ আপনাকে উচ্চ করে, তাহাকে নত করা যাইবে; আর যে কেহ আপনাকে নত করে, তাহাকে উচ্চ করা যাইবে। * তোমার সমস্ত অন্তঃকরণ, তোমার সমস্ত প্রাণ ও তোমার সমস্ত মন দিয়া তোমার ঈশ্বর প্রভুকে প্রেম করিবে, এবং তোমার প্রতিবাসীকে আপনার মত প্রেম করিবে। * তোমরা ‘রব্বি’ বলিয়া সম্ভাষিত হইও না, কারণ তোমাদের গুরু একজন, এবং তোমরা সকলে ভ্রাতা। আর পৃথিবীতে কাহাকেও ‘পিতা’ বলিয়া সম্বোধন করিও না, কারণ তোমাদের পিতা একজন, তিনি সেই স্বর্গীয়। তোমরা ‘আচার্য’ বলিয়া সম্ভাষিত হইও না, কারণ তোমাদের আচার্য একজন, তিনি খ্রীষ্ট। * তোমরা শুনিয়াছ, পূর্বকালের লোকদের নিকটে উক্ত হইয়াছিল, ‘তুমি মিথ্যা দিব্য করিও না, কিন্তু প্রভুর উদ্দেশে তোমার দিব্য সকল পালন করিও।’ কিন্তু আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, কোন দিব্যই করিও না; স্বর্গের দিব্য করিও না, কেননা তাহা ঈশ্বরের সিংহাসন; এবং পৃথিবীর দিব্য করিও না, কেননা তাহা তাঁহার পাদপীঠ; আর যিরূশালেমের দিব্য করিও না, কেননা তাহা মহান রাজার নগরী। আর তোমার মাথার দিব্য করিও না, কেননা একগাছি চুল সাদা কি কাল করিবার সাধ্য তোমার নাই। কিন্তু তোমাদের কথা হাঁ, হাঁ, না, না, হউক; ইহার অতিরিক্ত যাহা, তাহা মন্দ হইতে জন্মে। * তোমরা শুনিয়াছ, পূর্বকালের লোকদের নিকটে উক্ত হইয়াছিল, “তুমি নরহত্যা করিও না,” আর ‘যে নরহত্যা করে, সে বিচারের দায়ে পড়িবে’। কিন্তু আমি তোমাদিগকে কহিতেছি, যে কেহ আপন ভ্রাতার প্রতি ক্রোধ করে, সে বিচারের দায়ে পড়িবে; আর যে কেহ আপন ভ্রাতাকে বলে, ‘রে নির্বোধ,’ সে মহাসভার দায়ে পড়িবে। আর যে কেহ বলে, ‘রে মূঢ়,’ সে অগ্নিময় নরকের দায়ে পড়িবে। অতএব তুমি যখন যজ্ঞবেদির নিকটে আপন নৈবেদ্য উৎসর্গ করিতেছ, তখন সেই স্থানে যদি মনে পড়ে যে, তোমার বিরুদ্ধে তোমার ভ্রাতার কোন কথা আছে, তবে সেই স্থানে বেদির সম্মুখে তোমার নৈবেদ্য রাখ, আর চলিয়া যাও, প্রথমে তোমার ভ্রাতার সহিত সম্মিলিত হও, পরে আসিয়া তোমার নৈবেদ্য উৎসর্গ করিও। * তোমরা শুনিয়াছ, উক্ত হইয়াছিল, “তুমি ব্যভিচার করিও না”। কিন্তু আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, যে কেহ কোন স্ত্রীলোকের প্রতি কামভাবে দৃষ্টিপাত করে, সে তখনই মনে মনে তাহার সহিত ব্যভিচার করিল। * সঙ্কীর্ণ দ্বার দিয়া প্রবেশ কর; কেননা সর্বনাশে যাইবার দ্বার প্রশস্ত ও পথ পরিসর, এবং অনেকেই তাহা দিয়া প্রবেশ করে; কিন্তু জীবনে যাইবার দ্বার সঙ্কীর্ণ ও পথ দুর্গম, এবং অল্প লোকেই তাহা পায়। * তোমার চক্ষুই শরীরের প্রদীপ; তোমার চক্ষু যখন সরল হয়, তখন তোমার সমুদয় শরীরও দীপ্তিময় হয়; কিন্তু চক্ষু মন্দ হইলে তোমার শরীরও অন্ধকারময় হয়। অতএব দেখিও, তোমার অন্তরে যে দীপ্তি আছে, তাহা অন্ধকার কি না। বাস্তবিক, তোমার সমুদয় শরীর যদি দীপ্তিময় হয়, কোনও অংশ অন্ধকারময় না থাকে, তবে প্রদীপ যেমন নিজ তেজে তোমাকে দীপ্তি দান করে, তেমনি তোমার শরীর সম্পূর্ণরূপে দীপ্তিময় হইবে। [[বিষয়শ্রেণী:ব্যক্তি যার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে]] যুক্তরাজ্য অনেকগুলো দ্বীপ নিয়ে গঠিত। দ্বীপগুলোকে একত্রে ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ নামে অভিহিত করা হয়। এদের মধ্যে সর্ববৃহৎ দ্বীপটির নাম বৃহৎ ব্রিটেন বা গ্রেট ব্রিটেন। গ্রেট ব্রিটেনের সবচেয়ে বড় ও জনবহুল ভাগটির নাম ইংল্যান্ড, যা দ্বীপের দক্ষিণ ও পূর্ব অংশ গঠন করেছে। পশ্চিম অংশে আছে ওয়েলস এবং উত্তরে স্কটল্যান্ড। আয়ারল্যান্ড দ্বীপের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে উত্তর আয়ারল্যান্ড (যুক্তরাজ্য অধিকৃত আয়ারল্যান্ড) অবস্থিত। আয়ারল্যান্ড দ্বীপ ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের ২য় বৃহত্তম দ্বীপ। এই দ্বীপের সিংহভাগ জুড়ে অবস্থিত আয়ারল্যান্ড প্রজাতন্ত্রের সাথে যুক্তরাজ্যের একমাত্র স্থল সীমান্ত রয়েছে। যুক্তরাজ্যের বাকী অংশকে আটলান্টিক মহাসাগর, উত্তর সাগর, ইংলিশ চ্যানেল এবং আইরিশ সাগর ঘিরে রেখেছে। গ্রেট ব্রিটেন দ্বীপটি চ্যানেল টানেলের মাধ্যমে ফ্রান্সের সাথে যুক্ত। এছাড়াও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকালীন সময়ে হস্তগত ১৪টি বহিঃস্থ এলাকা এখনও যুক্তরাজ্যের অধীনে রয়েছে। * প্রিয় আশার দেশ, তোমার আশার মুকুট! ঈশ্বর তোমাকে আরও শক্তিশালী করুন সত্যের উপর থেকে তোমার সাম্রাজ্য শক্তিশালী হোক আশা ও গৌরবের দেশ, স্বাধীনতার মা! তোমার থেকে যারা জন্মেছে আমরা তোমাকে কী করে প্রশংসা করব? হে ঈশ্বর, কে তোমাকে পরাক্রমশালী করেছে? তোমাকে আরও শক্তিশালী করে তুলুন। আর্থার ব্যানসন ল্যান্ড অব হোপ এন্ড গ্লোরি ১৯০২) * কেউ আলেক্সান্ডারের কথা বলে, কেউ হারকিউলিসের কথা বলে। আবার কেউ লিজেন্ডার আর হেক্টরের মত বড় বড় বীরদের কথা বলে। কিন্তু বিশ্বের সমস্ত মহান বীরদের মধ্যে, ব্রিটিশ গ্রেনেডিয়ারদের টো-রো-রো-রো-রো-রোর সাথে তুলনা করা যায় না! রজনীকান্ত সেন ২৬ জুলাই, ১৮৬৫ ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯১০) একজন প্রখ্যাত কবি, গীতিকার এবং সুরকার হিসেবে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তিনি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের সমসাময়িক ছিলেন। ভক্তিমূলক ও স্বদেশ প্রেমই তাঁর গানের প্রধান বৈশিষ্ট্য ও উপজীব্য বিষয়। পিতা গুরুপ্রসাদ সেন ও মাতা মনোমোহিনী দেবীর তৃতীয় সন্তান ছিলেন রজনীকান্ত। স্বদেশী আন্দোলনে রজনীকান্তের গান ছিল অসীম প্রেরণার উৎসস্থল। প্রায়শঃই তার গানগুলোকে কান্তগীতি নামে অভিহিত করা হতো। কবি হিসেবেও তিনি যথেষ্ট সুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন। নির্মল আবেগ ও কোমল সুরের ব্যঞ্জনায় তার গান ও কবিতাগুলো হয়েছে ঋদ্ধ ও সমৃদ্ধ। *আমি কখনও বইপ্রেমী ছিলাম না। অত্যন্ত কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্যে ঈশ্বরের কাছে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। **রজনীকান্ত সেনের শ্রেষ্ঠ কবিতা, সম্পাদনা- ড. বারিদবরণ ঘোষ, প্রকাশক- ভারবি, কলকাতা, প্রথম প্রকাশ- আশ্বিন ১৪০৮, সেপ্টেম্বর ২০০১, পৃষ্ঠা ২১ সংকল্প বাণী রজনীকান্ত সেন, তৃতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯১০ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৩ *আমি আইন ব্যবসায়ী, কিন্তু আমি ব্যবসায় করিতে পারি নাই। কোন দুর্লঙ্ঘ্য অদৃষ্ট আমাকে ঐ ব্যবসায়ের সহিত বাঁধিয়া দিয়াছিল, কিন্তু আমার চিত্ত উহাতে প্রবেশ লাভ করিতে পারে নাই। আমি শিশুকাল হইতে সাহিত্য ভালবাসিতাম; কবিতার পূজা করিতাম, কল্পনার আরাধনা করিতাম; আমার চিত্ত তাই লইয়া জীবিত ছিল। **রজনীকান্ত সেনের শ্রেষ্ঠ কবিতা, সম্পাদনা- ড. বারিদবরণ ঘোষ, প্রকাশক- ভারবি, কলকাতা, প্রথম প্রকাশ- আশ্বিন ১৪০৮, সেপ্টেম্বর ২০০১, পৃষ্ঠা ৭ আমরা বাণী রজনীকান্ত সেন, তৃতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯১০ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৫ দয়ার বিচার রজনীকান্ত সেনের শ্রেষ্ঠ কবিতা, সম্পাদনা- ড. বারিদবরণ ঘোষ, প্রকাশক- ভারবি, কলকাতা, প্রথম প্রকাশ- আশ্বিন ১৪০৮, সেপ্টেম্বর ২০০১, পৃষ্ঠা ১৪১ বুড়ে৷ বাঙ্গাল কল্যাণী রজনীকান্ত সেন, পঞ্চম সংস্করণ, প্রকাশক- গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩২২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১২৫ উপযুক্ত কাল অমৃত রজনীকান্ত সেন, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪২ রবার্ট এ হাইনলাইন ইংরেজি: Robert A. Heinlein; ১৯০৭ – ১৯৮৮) প্রখ্যাত মার্কিন লেখক যার লেখার সাহিত্যিক মান ও সংবেদনশীলতা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের জগতে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট বলে গণ্য করা হয়। ১৯৩৯ সাল থেকে তার পেশাদার লেখক জীবন শুরু হলেও মাঝে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কিছুকাল নৌবাহিনীর হয়ে কাজ করেছিলেন। স্ট্রেঞ্জারস ইন আ স্ট্রেইঞ্জ ল্যান্ড বইটি তার সেরা কীর্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তার সবচেয়ে জনপ্রিয় বইগুলোর মধ্যে রয়েছে দ্য গ্রিন হিলস অফ আর্থ, ডাবল স্টার, দ্য ডোর ইন্টু সামার, সিটিজেন অফ দ্য গ্যালাক্সি এবং মেটুজেলা'স চিলড্রেন। * সবকিছুই তাত্ত্বিকভাবে অসম্ভব, যতক্ষণ না তা করা হয়। * যে প্রজন্ম ইতিহাসকে উপেক্ষা করে তাদের কোনো অতীত নেই এবং কোনো ভবিষ্যৎ নেই। * যতক্ষণ পর্যন্ত যন্ত্র ঠিকভাবে কাজ করছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তত্ত্ব নিয়ে ভাবার প্রয়োজন নেই। * আমাদের সবার মৃত্যুর হার একই এক ব্যক্তি একবার মৃত্যু, আগে অথবা পরে। টানেল ইন দ্য স্কাই ১৯৫৫ ক্যাপ্টেন হেলেন ওয়াকার, অধ্যায় ২। “কেন করে না–” প্রশ্নের উত্তর অধিকাংশ সময়ই, “টাকা”। * নিজের অজ্ঞতা সম্বন্ধে অজ্ঞানতার মতো অজ্ঞান আর তো কিছু নাই। * শিক্ষার জন্য আমরা আব্দার করিয়াছি, গরজ করি নাই। শিক্ষাবিস্তারে আমাদের গা নাই। তার মানে, শিক্ষার ভোজে নিজেরা বসিয়া যাইব, পাতের প্রসাদটুকু পর্যন্ত আর-কোনো ক্ষুধিত পায় বা না পায় সে দিকে খেয়ালই নাই। * বাংলায় উচ্চ অঙ্গের শিক্ষাগ্রন্থ বাহির হইতেছে না এটা যদি আক্ষেপের বিষয় হয় তবে তার প্রতিকারের একমাত্র উপায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলায় উচ্চঅঙ্গের শিক্ষা প্রচলন করা। * মানুষের একটা বয়স আছে যখন সে চিন্তা না করিয়াও বিবাহ করিতে পারে। সে বয়স পেরোলে বিবাহ করিতে দুঃসাহসিকতার দরকার হয়। প্রেমের দ্বারা চেতনা যে পূর্ণশক্তি লাভ করে সেই পূর্ণতার দ্বারাই সে সীমার মধ্যে অসীমকে, রূপের মধ্যে অপরূপকে দেখতে পায়— তাকে নূতন কোথাও যেতে হয় না। * ভক্তের দাসত্বে স্বাধীনতা আছে, ভক্তের স্বাধীন দাসত্ব তেমনি প্রকৃত — প্রণয় স্বাধীন প্রণয়। ফুল যে কেবল বনের মধ্যেই কাজ করছে তা নয়—মানুষের মনের মধ্যেও তার যেটুকু কাজ তা সে বরাবর করে আসছে। * মনুষ্যত্বের মূলে আর একটি প্রকাণ্ড দ্বন্দ্ব আছে তাকে বলা যেতে পারে প্রকৃতি এবং আত্মার দ্বন্দ্ব। স্বার্থের দিক এবং পরমার্থের দিক, বন্ধনের দিক এবং মুক্তির দিক, সীমার দিক এবং অনন্তের দিক– এই দুইকে মিলিয়ে চলতে হবে মানুষকে। * মানুষের বিশ্বজয়ের এই একটা পালা বস্তুজগতে; ভাবের জগতে তার আছে আর-একটা পালা। ব্যাবহারিক বিজ্ঞানে একদিকে তার জয়স্তম্ভ, আর-একদিকে শিল্পে সাহিত্যে। * প্রেম যাহা দান করে, সেই দান যতই কঠিন হয়, ততই তাহার সার্থকতার আনন্দ নিবিড় হয়। * স্বার্থ আমাদের যে-সব প্রয়াসের দিকে ঠেলে নিয়ে যায় তার মূল প্রেরণা দেখি জীবপ্রকৃতিতে; যা আমাদের ত্যাগের দিকে, তপস্যার দিকে নিয়ে যায় তাকেই বলি মনুষ্যত্ব, মানুষের ধর্ম। * আপনাকে বৃহতে উপলব্ধি করাই সত্য, অহংসীমায় অবরূদ্ধ জানাই অসত্য। ব্যক্তিগত দুঃখ এই অসত্যে-। * যাহাকে তুমি ভালোবাস তাহাকে ফুল দাও, কাঁটা দিও না তোমার হৃদয়-সরোবরের পদ্ম দাও, পঙ্ক দিও না। হাসির হীরা দাও, অশ্রুর মুক্তা দাও; হাসির বিদ্যুৎ দিও না, অশ্রুর বাদল দিও না। * প্রেমের ধর্ম এই, সে ছোটোকেও বড়ো করিয়া লয়। আর, আড়ম্বর-প্রিয়তা বড়োকেও ছোটো করিয়া দেখে। এই নিমিত্ত প্রেমের হাতে কাজের আর অন্ত নাই, কিন্তু আড়ম্বরের হাতে কাজ থাকে না। প্রেম শিশুকেও অগ্রাহ্য করে না, বার্ধক্যকে উপেক্ষা করে না, আয়তন মাপিয়া সমাদরের মাত্রা স্থির করে না। * রমণীর প্রেমের মধ্যে পরিতৃপ্তি আছে, বিশ্বাস আছে, নিষ্ঠা আছে, কিন্তু পুরুষের প্রেমের মধ্যে যে একটি চির অতৃপ্তিপূর্ণ অনির্বচনীয় সুখ আছে তাহা বোধ করি খুব অল্প রমণী উপভোগ করিয়াছে। স্ত্রী ও পুরুষের প্রেমে বিশেষত্ব * স্ত্রী-পুরুষগত প্রেমের ন্যায় প্রবল শক্তি আর কিছু আছে কি না সন্দেহ। এই শক্তি ষোলো আনা মাত্রায় সমাজের কাজে লাগাইলে মানবসভ্যতা অনেকটা বল পায়। এই শক্তি হইতে বঞ্চিত করিলে সমাজের একটি প্রধান বল অপহরণ করা হয়। * ভালোবাসা অর্থে আত্মসমর্পণ নহে। ভালোবাসা অর্থে, নিজের যাহা কিছু ভালো তাহাই সমর্পণ করা। হৃদয়ে প্রতিমা প্রতিষ্ঠা করা নহে; হৃদয়ের যেখানে দেবত্রভূমি, যেখানে মন্দির, সেইখানে প্রতিমা প্রতিষ্ঠা করা। * মানুষের দেবতা মানুষের মনের মানুষ, জ্ঞানে কর্মে ভাবে যে পরিমাণে সত্য হই সেই পরিমাণেই সেই মনের মানুষকে পাই –অন্তরে বিকার ঘটলে সেই আমার আপন মনের মানুষকে মনের মধ্যে দেখতে পাই নে। মানুষের যত-কিছু দুর্গতি আছে সেই আপন মনের মানুষকে হারিয়ে, তাকে বাইরের উপকরণে খুঁজতে গিয়ে, অর্থাৎ আপনাকেই পর করে দিয়েছে। * মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ, সে বিশ্বাস শেষ পর্যন্ত রক্ষা করব। আশা করব, মহাপ্রলয়ের পরে বৈরাগ্যের মেঘমুক্ত আকাশে ইতিহাসের একটি নির্মল আত্মপ্রকাশ হয়তো আরম্ভ হবে এই পূর্বাচলের সূর্যোদয়ের দিগন্ত থেকে। আর-একদিন অপরাজিত মানুষ নিজের জয়যাত্রার অভিযানে সকল বাধা অতিক্রম করে অগ্রসর হবে তার মহৎ মর্যাদা ফিরে পাবার পথে। মনুষ্যত্বের অন্তহীন প্রতিকারহীন পরাভবকে চরম বলে বিশ্বাস করাকে আমি অপমান মনে করি। * যে পাখির ডানা সুন্দর ও কণ্ঠস্বর মধুর তাকে খাঁচায় বন্দী করে মানুষ গর্ব অনুভব করে; তার সৌন্দর্য সমস্ত অরণ্যভূমির, এ কথা সম্পত্তিলোলুপরা ভুলে যায়। মেয়েদের হৃদয়মাধুর্য ও সেবানৈপুণ্যকে পুরুষ সুদীর্ঘকাল আপন ব্যক্তিগত অধিকারের মধ্যে কড়া পাহারায় বেড়া দিয়ে রেখেছে। মেয়েদের নিজের স্বভাবেই বাঁধনমানা প্রবণতা আছে, সেইজন্যে এটা সর্বত্রই এত সহজ হয়েছে। * প্রেম শান্তিরূপেও আসবে অশান্তিরূপেও আসবে, সুখ হয়েও আসবে দুঃখ হয়েও আসবে–সে যে-কোনো বেশেই আসুক তার মুখের দিকে চেয়ে যেন বলতে পারি তোমাকে চিনেছি, বন্ধু তোমাকে চিনেছি। * সোনার চেয়ে আনন্দের দাম বেশি; ভুলেছে, প্রতাপের মধ্যে পূর্ণতা নেই, প্রেমের মধ্যেই পূর্ণতা। সেখানে মানুষকে দাস করে রাখবার প্রকাণ্ড আয়োজনে মানুষ নিজেকেই নিজে বন্দী করেছে। * সহজ মানুষের সত্যটি সামাজিক মানুষের কুয়াশায় ঢেকে রেখে দেয়। অর্থাৎ আমরা নানা অবান্তর তথ্যের অস্বচ্ছতার মধ্যে বাস করি। শিশুর জীবনের যে সত্য তার সঙ্গে অবান্তরের মিশেল নেই। তাই, তার দিকে যখন চেয়ে দেখবার অবকাশ পাই তখন প্রাণলীলার প্রত্যক্ষ স্বরূপটি দেখি; তাতে সংস্কারভারে পীড়িত চিন্তাক্লিষ্ট মন গভীর তৃপ্তি পায়। * সুন্দর আপনি সুন্দর এবং অন্যকে সুন্দর করে। কারণ, সৌন্দর্য্য হৃদয়ে প্রেম জাগ্রত করিয়া দেয় এবং প্রেমই মানুষকে সুন্দর করিয়া তোলে। * কবিদিগকে আর কিছুই করিতে হইবে না, তাঁহারা কেবল সৌন্দর্য্য ফুটাইতে থাকুন —জগতের সর্ব্ত্র যে সৌন্দর্য্য আছে তাহা তাঁহাদের হৃদয়ের আলোকে পরিস্ফুট ও উজ্জ্বল হইয়া আমাদের চোখে পড়িতে থাকুক, তবেই আমাদের প্রেম জাগিয়া উঠিবে, প্রেম বিশ্বব্যাপী হইয়া পড়িবে। * জ্ঞানে প্রেমে অনেক প্রভেদ। জ্ঞানে আমাদের ক্ষমতা বাড়ে, প্রেমে আমাদের অধিকার বাড়ে। জ্ঞান শরীরের মত, প্রেম মনের মত। জ্ঞান কুস্তি করিয়া জয়ী হয়, প্রেম সৌন্দর্য্যের দ্বারা জয়ী হয়। জ্ঞানের দ্বারা জানা যায় মাত্র, প্রেমের দ্বারা পাওয়া যায়। জ্ঞানেতেই বৃদ্ধ করিয়া দেয়, প্রেমেতেই যৌবন জিয়াইয়া রাখে। জ্ঞানের অধিকার যাহার উপরে তাহা চঞ্চল, প্রেমের অধিকার যাহার উপরে তাহা ধ্রুব। জ্ঞানীর সুখ আত্মগৌরব-নামক ক্ষমতার সুখ, প্রেমিকের সুখ আত্মবিসর্জ্জন-নামক স্বাধীনতার সুখ। * পৃথিবীর চারি দিকে দেয়াল, সৌন্দর্য্য তাহার বাতায়ন। পৃথিবীর আর সকলই তাহাদের নিজ নিজ দেহ লইয়া আমাদের চোখের সম্মুখে আড়াল করিয়া দাঁড়ায়, সৌন্দর্য্য তাহা করে না —সৌন্দর্য্যের ভিতর দিয়া আমরা অনন্ত রঙ্গভূমি দেখিতে পাই। * ছেলে যদি মানুষ করিতে চাই, তবে ছেলেবেলা হইতেই তাহাকে মানুষ করিতে আরম্ভ করিতে হইবে, নতুবা সে ছেলেই থাকিবে, মানুষ হইবে না। শিশুকাল হইতেই কেবল স্মরণশক্তির উপর সমস্ত ভর না দিয়া সঙ্গে সঙ্গে যথা পরিমাণে চিন্তাশক্তি ও কল্পনাশক্তির স্বাধীন পরিচালনার অবসর দিতে হইবে। * আগুনকে যে ভয় করে সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না। * পৃথিবীতে সকলের চেয়ে বড়ো জিনিস আমরা যাহা কিছু পাই তাহা বিনামূল্যেই পাইয়া থাকি, তাহার জন্য দরদস্তুর করিতে হয় না। মূল্য চুকাইতে হয় না বলিয়াই জিনিসটা যে কত বড়ো তাহা আমরা সম্পূর্ণ বুঝিতেই পারি না। যে করে ধর্মের নামে বিদ্বেষ সঞ্চিত, ঈশ্বরকে অর্ঘ্য হতে সে করে বঞ্চিত।" * যাহাদের স্বাভাবিক ভদ্রতা নাই তাহারা ভদ্র হইতে ইচ্ছা করিলে আনুষ্ঠানিক ভদ্রতার কিছু বাড়াবাড়ি করিয়া থাকে। সংগীত-চিন্তা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দ (১৩৭৩ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৩ * অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার রাখিতে যাইবার মতো এমন বিড়ম্বনা আর নাই। হৈমন্তী, গল্পগুচ্ছ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬৫০ * সারা পৃথিবীর গানের সুরকে আয়ত্ত করে নতুন সুর সৃষ্টি করলেন রবীন্দ্রনাথ। সেই সুরের আলপনাকে বাংলা গানে ছিটিয়ে দিলেন। হয়ে গেল এক অপূর্ব সৃষ্টি। সর্বযুগের, সর্বকালের সৃষ্টি। এতবড়ো সুরকার আজও জন্মায়নি কোন দেশে। এই বুড়ো পৃথিবীকে ইচ্ছে হয় জিজ্ঞাসা করি, বয়েস তো অনেক হল। রবীন্দ্রনাথের মতো এমন সর্বতোমুখী প্রতিভা আর দেখেছে একটা। রামকৃষ্ণ পরমহংস ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৮৩৬ ১৬ আগস্ট ১৮৮৬) ছিলেন একজন ভারতীয় হিন্দু মরমী, সাধু এবং ধর্মীয় নেতা। তার প্রচারিত ধর্মীয় চিন্তাধারায় রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন তার প্রধান শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ। * সব পথ দিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়। সব ধর্মই সত্য। * তাঁকে ব্যাকুল হয়ে প্রার্থনা করতে হয়। আন্তরিক হলে তিনি প্রার্থনা শুনবেনই শুনবেন। * একহাতে কর্ম কর, আর-একহাতেে ঈশ্বরকে ধরে থাক। কর্ম শেষ হলে দুইহাতে ঈশ্বরকে ধরবে। * ভক্তিপথেই তাঁকে সহজে পাওয়া যায়। * সকলকে ভালবাসতে হয়। কেউ পর নয়। সর্বভূতেই সেই হরি আছেন। তিনি ছাড়া কিছুই নাই। * তিন টান একত্র হলে তবে তিনি দেখা দেন—বিষয়ীর বিষয়ের উপর, মায়ের সন্তানের উপর, আর সতীর পতির উপর টান। * একমাত্র ভগবানই বিশ্বের পথপ্রদর্শক এবং গুরু। * সংসারে চারিদিকে যাত্রা করে ফেলুন কিন্তু তাতেও আপনি কোথাও কোনো কিছুই পাবেননা। যেটা আপনি প্রাপ্ত করতে চান, সেটা তো আপনার মধ্যেই সর্বদা বিরাজমান। * ভগবানের অনেক নাম আছে এবং তাঁকে বিভিন্ন মাধ্যমে প্রাপ্ত করা যেতে পারে। তুমি তাঁকে কি নাম ডাকো এবং কিভাবে তাঁর পুজো করো এটা কোনো বড় বিষয় নয়, গুরুত্বপূর্ণ এটাই যে তুমি তাঁকে নিজের ভিতর কতটা অনুভব করো। রামপ্রসাদ সেন ১৭১৮ বা ১৭২৩ – ১৭৭৫) ছিলেন অষ্টাদশ শতাব্দীর এক বিশিষ্ট বাঙালি শাক্ত কবি ও সাধক। বাংলা ভাষায় দেবী কালীর উদ্দেশ্যে ভক্তিগীতি রচনার জন্য তিনি সমধিক পরিচিত। তার রচিত "রামপ্রসাদী" গানগুলি এখনও বেশ জনপ্রিয়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত হালিশহর গ্রামে (বর্তমানে শহর) এক তান্ত্রিক বৈদ্যব্রাহ্মণ পরিবারে রামপ্রসাদ সেনের জন্ম। অষ্টাদশ শতাব্দীর বাংলার ভক্তি আন্দোলনের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব হলেন রামপ্রসাদ সেন। তিনিই বাংলায় ভক্তিবাদী শাক্তধর্ম ও দেবী কালীর লীলাকীর্তন শ্যামাসংগীতের ধারাটিকে জনপ্রিয় করে তোলেন। * বিদ্যা শিক্ষা এবং জ্ঞান শিক্ষা দিলে পরে ব্যক্তি যদি অনুভব ও গ্রহণ করিতে না পারে তখন তাহাকে অল্পবুদ্ধি কহা সম্ভব হয়; আপনারা বিদ্যা শিক্ষা জ্ঞানোপদেশ স্ত্রীলোককে প্রায় দেন নাই, তবে তাহারা বুদ্ধিহীন হয় ইহা কিরূপে নিশ্চয় করেন? বরঞ্চ লীলাবতী, ভানুমতী, কর্ণাট-রাজার পত্নী, কালিদাসের পত্নী প্রভৃতি যাহাকে যাহাকে বিদ্যাভাস করাইয়াছিলেন, তাহারা সর্ব্ব শাস্ত্রের পারগ রূপে বিখ্যাত হইয়াছে। সহমরণ বিষয় প্রবর্ত্তক ও নিবর্ত্তকের সম্বাদ- রামমোহন রায়, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দ (১২২৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪৫ * প্রকৃত পক্ষে রাজা রামমোহন রায় এ দেশীয় দ্বারা লিখিত বাঙ্গালা সংবাদপত্রের পথ প্রদর্শক। তিনিই ১৮২১ সালে “সংবাদ কৌমুদী” নামে সাপ্তাহিক পত্র প্রকাশ করেন। ঐ “কৌমুদীতে জ্ঞাতব্য বিষয় অনেক খাতি। ইহা লোকশিক্ষার একটী প্রধান উপায় স্বরূপ ছিল। * এ কথা কেউ বলতে পারবে না যে, রামমোহন পাশ্চাত্য বিদ্যাদ্বারা বিহ্বল হয়ে পড়েছিলেন। প্রাচীন সংস্কৃত শাস্ত্রজ্ঞান তাঁর গভীর ছিল, অথচ তিনি সাহস করে বলতে পেরেছিলেন— দেশে বিজ্ঞানমূলক পাশ্চাত্য শিক্ষার বিস্তার চাই। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য বিদ্যার যথার্থ সমন্বয় সাধন করতে তিনি চেয়েছিলেন। বুদ্ধি জ্ঞান এবং আধ্যাত্মিক সম্পদের ক্ষেত্রে তাঁর এই ঐক্যসাধনের বাণী ভারতবর্ষের ইতিহাসে এক আশ্চর্য ঘটনা। আচার্য রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী ২০ আগস্ট ১৮৬৪ ৬ জুন ১৯১৯) বাংলা ভাষার একজন বিজ্ঞান লেখক। তিনি ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দি মহকুমার জেমো গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম গোবিন্দসুন্দর এবং মা চন্দ্রকামিনী। বাংলা ভাষার চর্চার জন্য রামেন্দ্রসুন্দর বিখ্যাত হয়েছেন। * ভাষা নিত্য পরিবর্তনশীল হইলে তাহাকে আর ভাষা বলা চলে না। নিত্য পরিবর্তনশীল ভাষায় মানুষের কাজ চলে না। অধিকন্তু উহা একটা যন্ত্রণা হইয়া দাঁড়ায়। সুতরাং পরিভাষা স্থায়ী হওয়া আবশ্যক; কালসহকারে তাহার সংস্কার হোক ক্ষতি নাই; কিন্তু আকস্মিক ও মৌলিক পরিবর্তন বাঞ্ছনীয় নহে। * বাংলার লেখকমণ্ডলীর মধ্যে সাধারণত লিপিনৈপুণ্যের অভাব দেখা যায় না; কিন্তু স্বাধীন মননশক্তির সাহস ও ঐশ্বর্য অত্যন্ত বিরল। মনন ও রচনারীতি সম্বন্ধে রামেন্দ্রসুন্দরের দুর্লভ স্বাতন্ত্র্য ছিল। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে তাঁহার সেই খ্যাতি বিলুপ্ত হইবে না। বিদ্যা তাঁহার ছিল প্রভূত, কিন্তু সেই বিদ্যা তাঁহার মনকে চাপা দিতে পারে নাই। তিনি যাহা বলিতেন, তাহার বিষয়বিচারে অথবা তাহার লেখন-প্রণালীতে অন্য কাহারো অনুবৃত্তি ছিল না। **রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]]। * গণতন্ত্র হল সেই স্বাস্থ্যকর এবং বিশুদ্ধ বায়ু যা ছাড়া একটি সমাজতান্ত্রিক গণসংগঠন পূর্ণাঙ্গ জীবন যাপন করতে পারে না। মিখাইল গর্বাচেভ, ২৭তম পার্টি কংগ্রেসে বক্তৃতা, মস্কো (২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬) * যদি রুশ শব্দ "পেরেস্ট্রোইকা" সহজেই আন্তর্জাতিক অভিধানে প্রবেশ করে, তবে এটি সোভিয়েত ইউনিয়নে যা ঘটছে তার প্রতি আগ্রহের চেয়েও বেশি কিছুর কারণ হবে। এখন সমগ্র বিশ্বের পুনর্গঠন প্রয়োজন, অর্থাৎ প্রগতিশীল উন্নয়ন, একটি মৌলিক পরিবর্তন। মিখাইল গর্বাচেভ, পেরেস্ট্রোইকা: আমাদের দেশ এবং বিশ্বের জন্য নতুন চিন্তা (১৯৮৭) রিচার্ড ফিলিপ্‌স ফাইনম্যান ১১ই মে, ১৯১৮ ১৫ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৮) একজন নোবেলজয়ী মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী। ফাইনম্যান তার জীবদ্দশায় এবং মৃত্যুর পরেও পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় বিজ্ঞানী হিসেবে বিবেচিত। ফাইনম্যান তার বিভিন্ন বই ও লেকচারের মাধ্যমে পদার্থবিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করার কাজ করেছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ১৯৫৯ সালে ন্যানোপ্রযুক্তির ওপর প্রদত্ত ভাষণ। তিনি ছিলেন মুক্ত চিন্তার অধিকারী একজন বিজ্ঞানী এবং শখের চিত্রশিল্পী। * গণিত বাস্তব নয়, তবে এটাকে বাস্তব বলে মনে হয়''। তাহলে এটা আসলে কি? * কোন সমস্যা সমাধান করার সময়টাতে দুশ্চিন্তা করো না। যখন সমাধান করা শেষ হলো তখনই আসলে দুশ্চিন্তা করার উপযুক্ত সময়। * বিজ্ঞানের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো, এটি জীবন্ত। * সব মৌলিক প্রক্রিয়াকেই উল্টোদিকে চালনা করা সম্ভব। * যা আমি তৈরি করতে পারি না, তা আমি বুঝি না। মৃত্যুর পর তার চকবোর্ড থেকে নেয়া হয়েছে। * যে সব সমস্যা সমাধান করা হয়েছে তাদের প্রতিটির সমাধান প্রক্রিয়া জানতে হবে। মৃত্যুর পর তার চকবোর্ড থেকে নেয়া হয়েছে। * যারা গণিতে অজ্ঞ তাদের জন্য প্রকৃতির নিগূঢ়তম সৌন্দর্যকে সত্যকারভাবে উপলব্ধি করাটা কষ্টকর। প্রকৃতিকে জানতে হলে, তার সৌন্দর্যকে অনুধাবন করতে হলে প্রকৃতির ভাষা জানা চাই। * সত্যিকার সমস্যাটা আমি সংজ্ঞায়িত করতে পারছি না, তাই আমার সন্দেহ হচ্ছে সত্যিকার কোন সমস্যা আদৌ আছে কি-না, কিন্তু কোন সত্যিকার সমস্যা যে নেই এটাও আমি নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। (কোয়ান্টাম বলবিদ্যা সম্পর্কে) * কেউ যদি দাবি করেন তিনি কোয়ান্টাম মেকানিকস বুঝেছেন, তাহলে বুঝতে হবে তিনি কোয়ান্টাম মেকানিকস আসলে বোঝেন না * দুইবার মরতে হলে ব্যাপারটাকে আমি ঘৃণা করতাম। কারণ মৃত্যু খুবই একঘেয়ে ব্যাপার। (বিখ্যাত শেষ উক্তি) * তিনি হলেন দ্বিতীয় ডিরাক। পার্থক্য শুধু, এবারের জন একজন মানুষ। **নোবেলজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতবিদ ই. পি. উইগনার * দুই রকমের জিনিয়াস আছেন। সাধারণ জিনিয়াসেরা মহান সব কাজ করে থাকেন, কিন্তু সবসময়েই এটা চিন্তা করার সুযোগ থেকে যায় যে, যথেষ্ট পরিমাণে খাটলে আপনিও বুঝি ওটা করতে পারতেন। আরেকরকমের জিনিয়াস অনেকটা যাদুকরের মতন, আপনি কিছুতেই ভেবে উঠতে পারবেন না, তারা সেটা কিভাবে করল। ফাইনম্যান ছিলেন একজন যাদুকরী জিনিয়াস। * ফাইনম্যানের সমস্যা সমাধানের ″এলগরিদম″ টি ছিল এরকমঃ রুদাকি বা আবু আব্দুল্লাহ জাফর ইবনে মুহাম্মদ রুদাকি একজন পারস্য দেশী কবি। তাকে আধুনিক ফারসী ভাষা ও সাহিত্যের প্রথম বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি রুদাকি নামেই সমধিক পরিচিত। ‘কবিতার জনক’ বলেও তাকে ডাকা হয়। রুদাকিই প্রথম আধুনিক ফারসী বর্ণমালায় কবিতা রচনা করেছিলেন। ফার্সি সাহিত্যের জনক হিসেবে তাকে সম্মান দেওয়া হয়। :যেভাবে বন্দি খোঁজে মুক্তির স্বাদ। রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ ১৬ অক্টোবর ১৯৫৬ ২১ জুন ১৯৯১) ছিলেন একজন বাংলাদেশি কবি ও গীতিকার। তার জনপ্রিয় কবিতার মধ্যে অন্যতম "বাতাসে লাশের গন্ধ"। *কিছুটা তো চাই হোক ভুল হোক মিথ্যে প্রবোধ, :অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক, জ্যোৎস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই :কিছুটা তো চাই, কিছুটা তো চাই। অভিমানের খেয়া'' *জানি চরম সত্যের কাছে নত হতে হয় সবাইকে- :সবুজ বনানী ঘেরা প্রকৃতি সুন্দর :আর সবচেয়ে সুন্দর এই বেঁচে থাকা :তবুও কি আজীবন বেঁচে থাকা যায়! *এই সৌরমন্ডলের এই পৃথিবীর এক কীর্তনখোলা নদীর :পাড়ে যে-শিশুর জন্ম। :দিগন্তবিস্তৃত মাঠে ছুটে বেড়ানোর অদম্য স্বপ্ন :নদীর জোয়ার যাকে ডাকে নেশার ডাকের মতো। অথচ যার ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হয়েছে ঔপনিবেশিক জোয়াল :অথচ যার ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হয়েছে :অথচ যাকে শৃঙ্খলিত করা হয়েছে স্বপ্নহীন সংস্কারে। *সুখ কি এমন রোগে অনাহারে পিষ্ট পচন :সভ্য পশুর হীন শীৎকার, শুধু চিৎকার :শুধু প্রতারণা মিথ্যে মুখোশ, শুধু অপচয়ে আত্মবিনাশ *:জাতির পতাকা আজ খামছে ধরেছে সেই পুরনো শকুন। :হাজার সিরাজ মরে, হাজার মুজিব মরে, হাজার তাহের মরে, :বেঁচে থাকে চাটুকর, পা চাটা কুকুর। :বেশ্যাকে তবু বিশ্বাস করা চলে, :রাজনীতিকের ধমনি শিরায় সুবিধাবাদের পাপ। :বেশ্যাকে তবু বিশ্বাস করা চলে, :বুদ্ধিজীবীর রক্তে স্নায়ুতে সচেতন অপরাধ। :বেশ্যাকে তবু বিশ্বাস করা চলে, :জাতির তরুণ রক্তে পুষেছে নির্বীর্যের সাপ। * একা থাকার এই ভালো লাগায় হারিয়ে গিয়েছি, নিঃসঙ্গতা আমাকে আর পাবে না :কোন বেদনার বেনোজলে ভাসি সারাটি স্নিগ্ধ রাত? ==রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে নিয়ে উক্তি== রোজালিন্ড এলজি ফ্রাঙ্কলিন ইংরেজি: Rosalind Elsie Franklin, ২৫শে জুলাই, ১৯২০, লন্ডন, যুক্তরাজ্য – ১৬ই এপ্রিল, ১৯৫৮, লন্ডন) একজন ব্রিটিশ ভৌত রসায়নবিদ ও কেলাসবিজ্ঞানী যিনি ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিয়িক অ্যাসিড তথা ডিএনএ-র আণবিক কাঠামো আবিষ্কারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। ডিএনএ হল সমস্ত জীবকোষের ভেতরে অবস্থিত ক্রোমোজোম নামক অংশের গাঠনিক উপাদান, যাতে জীবের বংশগতি বা বংশাণুগত তথ্যগুলি সংকেতায়িত থাকে এবং যে তথ্যগুলি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে হস্তান্তরিত হয়। এছাড়া ফ্রাঙ্কলিন ভাইরাস নামক অণুজীবের গঠন সম্পর্কেও নতুন তথ্য আবিষ্কার করেন, যার বদৌলতে সাংগঠনিক ভাইরাসবিজ্ঞান নামক বিজ্ঞানের একটি নতুন উপশাখার ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত হয়। এর বাইরে কয়লা এবং গ্রাফাইটের গঠন-কাঠামো অনুধাবনের ক্ষেত্রেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। * বিজ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনকে আলাদা করা যায় না এবং করাও উচিত নয়। তার বাবার কথার উত্তরে। তার বাবা তাকে বিজ্ঞানকেই তার ধর্ম বানানোর জন্য কটাক্ষ করেছিলেন বলে জানা যায় ব্রেন্ডা ম্যাডক্সের রোজালিন্ড ফ্র‍্যাঙ্কলিন: দ্য ডার্ক লেডি অব ডিএনএ পৃ. ৬১) বইয়ে। * যদি আমরা এসব কাজ করে মজাই না পাই, তাহলে এসব করার মানে কী? লতা মঙ্গেশকর ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯২৯ – ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২) জনপ্রিয়ভাবে লতাজি নামে পরিচিত, একজন ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী। মাঝে মাঝে তিনি সঙ্গীত রচনাও করেছেন। সাত দশকেরও বেশি সময় ধরে তার গায়কী ক্যারিয়ারে তিনি ভারতের অন্যতম বিখ্যাত এবং সবচেয়ে প্রশংসিত নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী। তিনি "মেলোডি কুইন" উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন। তার গানগুলো ছত্রিশটিরও বেশি ভারতীয় ভাষা এবং বিদেশী ভাষায় রেকর্ড করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ ১,০০০ টিরও বেশি রেকর্ডিং হিন্দি ছবিতে এবং এর পরবর্তী স্থানে রয়েছে তার মাতৃভাষা মারাঠি। তিনি চলচ্চিত্রের গানের জন্য অসংখ্য পুরস্কার জিতেছেন। তিনি ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ভারতরত্নের পাশাপাশি ফিল্মফেয়ার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় রেকর্ডিং শিল্পীদের একজন। ১৯৪৮ থেকে ১৯৭৪ সালের মধ্যে ২০টি ভারতীয় ভাষায় ২৫,০০০ টিরও বেশি একক, যুগল এবং কোরাস-সমর্থিত গান রেকর্ড করার জন্য তিনি ১৯৭৪ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান পান। * এটা আসলে বাহ্যিক প্রভাব ছিল না যে আমাকে একজন গায়ক বানিয়েছে। সঙ্গীত আমার মধ্যে ছিল। আমি এটাতে পূর্ণ ছিলাম। * মোহাম্মদ রফি সাহেব এবং আমি রয়্যালটি অধিকার নিয়ে লড়াই করেছি। বিশিষ্ট গায়ক ও সঙ্গীতজ্ঞদের উপস্থিতিতে একটি সভায় তিনি উঠে দাঁড়িয়ে বলেন, ম্যায় আজ সে লতা কে সাথ না গাওঙ্গা। আমি উত্তর দিলাম, রাফি সাহেব এক মিনিট। আপ না গায়েঙ্গে মেরে সাথ ইয়ে গালাত বাত হ্যায়। ম্যায় আপকে সাথ না গাওঙ্গি'। আমি বেরিয়ে এসে আমার সমস্ত সুরকারকে সেখানে ডেকেছিলাম এবং তারপরে তাদের জানিয়েছিলাম যে এটি রফি সাহেবের সাথে একটি দ্বৈত গান হলে অন্য গায়কের সাথে দড়ি দিতে। **হিন্দুস্তান টাইমস, ৭ নভেম্বর ২০১২। * মানুষের জীবনে এমন বন্ধুদের সাথে আশীর্বাদ করা উচিত যারা "আয়না এবং ছায়া" উভয়ই! আয়না মিথ্যা বলে না আর ছায়া কখনো ছেড়ে যায় না। * আমি যখন কথা বলি, আমার উর্দু খুব একটা ভালো হয় না কিন্তু আমি যখন গান করি তখন নিশ্চিত করি যে আমার ভাষনে কোনো ত্রুটি নেই। * আমি প্রথমে এমন একজনের কথা শুনি যে ভাষায় কথা বলে এবং যে আমার কাছে গানের কথা পড়ে। আমি উচ্চারণে খুব মনোযোগ দিই। একবার আমি উচ্চারিত শব্দ শুনি, আমি হিন্দিতে ধ্বনিগতভাবে গানের লাইন লিখি এবং তারপর গাই। ঈশ্বরের কৃপায়, বাংলা সহ অন্যান্য ভাষায় আমার গান প্রশংসিত হয়েছে। লোকেরা বলে যে তারা ভাল এবং শব্দগুলি সঠিকভাবে উচ্চারণ করা হয়েছে। * ভারতের মহান প্লেব্যাক গায়িকা লতা মঙ্গেশকর তার জন্য [নওশাদ] গান গেয়েছিলেন। *লতা মঙ্গেশকর হিন্দুত্ববাদী আদর্শের সহানুভূতিশীল ছিলেন বলে জানা যায়। প্রকৃতপক্ষে, তিনি হিন্দুপন্থী মহাসভার একজন সহানুভূতিশীল ছিলেন, যেটি একটি কট্টর ডানপন্থী সংগঠন। তা সত্ত্বেও তাকে বিভিন্ন রাজনৈতিক বর্ণের সরকার বিভিন্ন পুরষ্কার দিয়েছিল, শুধুমাত্র চলচ্চিত্র সঙ্গীতে তার মনমুগ্ধকর অবদানের জন্য। *আমি মন্দিরে গিয়েছিলাম, ভগবান মঙ্গেশের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে নয়, আপনার জন্মের জায়গাটি দেখার জন্য এক ধরণের তীর্থযাত্রায়। লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ২ অক্টোবর ১৯০৪ – ১১ জানুয়ারি ১৯৬৬) ছিলেন ভারতের ২য় প্রধানমন্ত্রী এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের একজন দলনেতা ছিলেন। * জয় জওয়ান, জয় কিষান। * স্বাধীনতা রক্ষা শুধু সৈনিকদের কাজ নয়, গোটা দেশকে শক্তিশালী করতে হবে। * যারা শাসন করেন তাদের দেখা উচিত প্রশাসনের প্রতি মানুষের প্রতিক্রিয়া কেমন। শেষ পর্যন্ত জনগণই প্রধান। * আমরা শুধু নিজেদের জন্য নয়, সমগ্র বিশ্বের জন্য শান্তি ও শান্তিপূর্ণ উন্নয়নে বিশ্বাস করি। * দুর্নীতি ধরা খুবই কঠিন কাজ, কিন্তু আমি সম্পূর্ণ জোর দিয়ে বলছি যে, আমরা যদি এই সমস্যাকে গুরুত্ব ও দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবিলা না করি, তাহলে আমরা আমাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হব। লালন ১৭ অক্টোবর ১৭৭২ – ১৭ অক্টোবর ১৮৯০) ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী একজন বাঙালি আধ্যাত্মিক বাউল সাধক, মানবতাবাদী, সমাজ সংস্কারক এবং দার্শনিক। তিনি লালন ফকির, ফকির লালন, লালন সাঁই, লালন শাহ, মহাত্মা লালন ইত্যাদি নামেও পরিচিত। তিনি অসংখ্য বাউল গানের গীতিকার, সুরকার ও গায়ক ছিলেন। লালনকে বাউল গানের অগ্রদূতদের অন্যতম একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। লালন-গীতিকা- লালন, সম্পাদক- মতিলাল দাশ ও পীযূষকান্তি মহাপাত্র, প্রকাশক- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৩৮ * লালন ফকির নামে একজন বাউল সাধক হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, জৈন ধর্মের সমন্বয় করে কী যেন একটা বলতে চেয়েছেন —আমাদের সবারই সেদিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। * লালন ধার্মিক ছিলেন, কিন্তু কোনো বিশেষ ধর্মের রীতিনীতি পালনে আগ্রহী ছিলেন না। সব ধর্মের বন্ধন ছিন্ন করে মানবতাকে সর্বোচ্চ স্থান দিয়েছিলেন জীবনে। **লালনের ধর্মবিশ্বাস সম্পর্কে ঔপন্যাসিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। * ধ্যানের সাহায্যে সব সমস্যার সমাধান কর। ঈশ্বরের সঙ্গে প্রকৃত যোগাযোগের জন্য অলাভজনক ধার্মিক আলোচনা বিনিময় কর। উদ্ধত আধ্যাত্মিক আবর্জনা থেকে নিজের মন পরিষ্কার রাখ; অনুভূতির তাজা, নিরাময়ক জলের মধ্যে সব ধুয়ে যাক। অন্তরের সক্রিয় পথনির্দেশনার যোগসূত্রে নিজেকে বাঁধ। জীবনের সব সমস্যার জবাব আছে ঐশ্বরিক শক্তির কাছে। যদিও নিজেকে বিপদে ফেলার জন্য মানুষের উদ্ভাবনী দক্ষতা অবিরাম, অসীম সাহায্যকারীও কম সমৃদ্ধ নয়। * সর্বদা মনে রাখবে যে তুমি কারোর নও এবং কেউ তোমার নয়। গভীরভাবে চিন্তা কর হঠাৎ কোন একদিন তোমায়, এই বিশ্বের সবকিছু ছেড়ে চলে যেতে হবে। তাই এখন থেকে ঈশ্বরের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে। প্রত্যেকদিন ঈশ্বরের অনুভূতির ব্যোমযানে চড়ে, আসন্ন মৃত্যুর বিশুদ্ধ যাত্রায় নিজেকে প্রস্তুত করো। মোহের বশে তুমি নিজেকে হাড়, মাংসের একটি জীবন হিসাবে ভাবছ, যা প্রকৃতপক্ষে সমস্যার বাসা। নিরবচ্ছিন্নভাবে ধ্যান করো, খুব দ্রুত নিজেকে সকল কষ্ট থেকে মুক্ত, অবিচ্ছিন্ন উপাদান হিসাবে দেখতে পাবে। দেহের অধীন বন্দী হওয়া বন্ধ কর; ক্রিয়ার গোপন চাবি ব্যবহার করে, আত্মায় মুক্ত হতে শেখ। * আমি রহস্যের দ্বারপ্রান্তে আছি এবং পর্দাটা ক্রমশ পাতলা হয়ে আসছে। * বিজ্ঞান কোন দেশকে জানে না, কারণ জ্ঞান মানবতার অন্তর্গত, এবং এটি সেই মশাল যা বিশ্বকে আলোকিত করে। * বিজ্ঞান মানুষকে ঈশ্বরের কাছাকাছি নিয়ে যায়। * দেখিলাম, এ জগৎব্যাপারের সকলই আশ্চর্য, সকলই অলৌকিক। * কোন গোপন জিনিস আমায় আমার লক্ষ্যের কাছে নিয়ে এসেছে তা বলি শুনুন। স্রেফ আমার জিদ আমার শক্তির উৎস। * পাস্তুর তার সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলো। লোকনাথ ব্রহ্মচারী (৪ সেপ্টেম্বর, ১৭৩০ – ১ জুন, ১৮৯০) ছিলেন একজন হিন্দু ধর্মগুরু। তিনি লোকনাথ বাবা নামেও পরিচিত। তার জন্মস্থান নিয়ে মতভেদ আছে। হাইকোর্টের একটি রায় অনুযায়ী তার জন্মস্থান কচুয়া বলে চিহ্নিত হয়। যদিও অনেকে মনে করেন তার জন্মস্থান বর্তমান উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার চাকলা। যা চাকলাধাম নামে লোকনাথ ভক্তদের নিকট পরিচিত। * রণে, বনে, জলে, জঙ্গলে যখনই বিপদে পড়বে,আমাকে স্মরণ করো আমিই রক্ষা করব। * অর্থ উপার্জন করা, তা রক্ষা করা, আর তা ব্যয় করা, সময় বিশ্ব দুঃখ ভোগ করতে হয়। অর্থ সকল অবস্থাতেই মানুষকে কষ্ট দেয়, তাই অর্থব্যয় হলে বা চুরি হলে তার জন্য চিন্তা করে কোন লাভ নেই। * আমার নাশ নাই, আমি নিত্য পদার্থ সুতরাং আমার শ্রাদ্ধও নাই। * আমার যাহা ইচ্ছা তাহাই করিতে পারি, তোদের বিশ্বাস নাই, কাজেই ফলও হয় না। * বারদীতে অবস্থানকালে যেমন আমার কাছ থেকে কেউ শূন্য হাতে ফেরে নি, আজও শরনাগত অভীষ্ট ফল লাভে বিফল হবে না। * বাবার কাছে ধর্ম-বর্ণ বিভেদ ছিলো না। বাবা বলতেন ষোল আনা ঈমান যার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত কেবল সেই মুসলমান, তাই আমি মুসলমান"। * যাহারা আমার নিকট আসিয়া আমার আশ্রয় গ্রহণ করে, তাহাদের দুঃখে আমার হৃদয় আর্দ্র হয়। এই আর্দ্রতাই আমার দয়া, ইহাই আমার শক্তি যা তাদের উপর প্রসারিত হয় এবং তাহাদের দুঃখ দূর হয়। * অন্ধকার ঘরে থাকিলে, তোকে যদি কেহ জিজ্ঞাস করে 'তুই কে তুই বলিস 'আমি'। আমাকে যদি কেহ জিজ্ঞাস করে আমিও বলি 'আমি'। নামে নামে এত মিত্রতা হয় আর 'আমি'তে 'আমি'তে কি কোনো মিত্রতা হইতে পারে না? * বাড়ির গরুতে ভিটার ঘাস খায় না। * বাক্যবাণ ও বিচ্ছেদবাণ সহ্য করিতে পারিলে মৃত্যুকেও হটাইয়া দেওয়া যায়। * দেহটি যেন একটি পাখীর খাঁচা। * আমি কাহাকেও বা বকি, কাহাকেও বা মারি, আবার কাহাকেও বা কোলে তুলিয়া লই, কিন্তু কাহারও উপর আমার কোনো ক্রোধ নাই। * জীবমুক্ত হইতে হইলে সংসার বন্ধন পরিত্যাগ করিতে হইবে। * এ আমার উপদেশের স্থল নয়, আদেশের স্থল। * আমি ধরা না দিলে, আমাকে ধরিতে পারে কার বাপের সাধ্য। * গুরু প্রদত্ত মন্ত্রের শুদ্ধাশুদ্ধ বিচার করা শিষ্যের কর্ম নহে। গুরু যাহা দিয়েছেন শিষ্য তাহাই জপ করিবে। শচীন রমেশ তেন্ডুলকর জন্ম এপ্রিল ২৪, ১৯৭৩) একজন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার। তিনি ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বোচ্চমানের ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। শচীনের মাত্র ষোলো বছর বয়সে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং এরপর থেকে প্রায় চব্বিশ বছর তিনি আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতের হয়ে ক্রিকেট খেলেন। তিনি টেস্ট ক্রিকেট ও একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় সর্বোচ্চসংখ্যক শতকের অধিকারীসহ বেশ কিছু বিশ্বরেকর্ড ধারণ করে আছেন। তিনি প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা ও টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ মিলিয়ে শততম শতক করেন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০১২ সালের এশিয়া কাপ চারদেশীয় ক্রিকেট ম্যাচে তিনি এই রেকর্ড করেন। একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার ইতিহাসে প্রথম দ্বি-শতরানের মালিক তিনি। ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের ৫ই অক্টোবর, তিনি সমস্ত ধরনের স্বীকৃত ক্রিকেট খেলায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে মোট ৫০,০০০ রানের মালিক হন। * মানুষ তোমার দিকে পাথর (স্টোনস) ছুঁড়বে, তোমার কাজ হলো সে পাথরগুলোকে সফলতার এক একটি ধাপে (মাইলস্টোনস) পরিণত করা। * স্বপ্নের পেছনে ছুটতে গিয়ে কখনও থেমে যাবে না, কারণ স্বপ্নগুলো সত্য হয়। * আমাদের এক লাফে পঞ্চাশতম তলায় ওঠার চেষ্টা করা উচিত নয়, আমাদের শুরু করতে হবে নীচতলা থেকেই। পৃথিবীতে দু’ধরণের ব্যাটসম্যান আছে। একধরণের শচীন টেন্ডুলকার, আর একধরণ বাকিরা…’ – অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার। * ‘… সিমলা থেকে দিল্লী। ট্রেনে আসছিলাম। হঠাৎ একটা স্টেশনে ট্রেন থামল। কী ব্যাপার, না শুনলাম শচীন ৯৮ রানে ব্যাট করছে। যাত্রীরা, রেলওয়ে অফিশিয়ালরা, ট্রেনের আশেপাশে থাকা সবাই কয়েক মিনিটের মতো অপেক্ষা করছিল। সেঞ্চুরি হতে আবার ট্রেন ছাড়ল। টেন্ডুলকার ভারতে এমনই জিনিয়াস, যার জন্য সময়ও থমকে যেতে পারে…’ – পিটার রোবাক। * ‘… শচীন অনেকটা থ্রি ইডিয়টসের রায়ান (মুভিতে র‍্যাঞ্চো এর মতো চরিত্র। যে নিজের পাঠ্য নিজেই স্থির করে নিয়ে এক্সিলেন্সের প্রতীক হতে পেরেছে। শচীন আসলে এক্সিলেন্সের জীবন্ত প্রতিনিধি। যে কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান, যারা এক্সিলেন্স ধাওয়া করছে, তারা ওকে দেখে উদ্বুদ্ধ হতে বাধ্য…’- চেতন ভগত। * ‘রান না পেলে আর ফেরারি-মার্সেডিজ দিয়ে কি লাভ? সেই কোটিপতি হয়ে কি হবে? তবে হ্যা, সবচেয়ে বেশি রান, সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি করে অবসর নেবার পর এখন মনে হচ্ছে আমার ভাইকে কোটিপতি বলাই যায়…’ – অজিত টেন্ডুলকার। * ‘… শচীন হল জিনিয়াস। আমি একজন মানুষ…’- ব্রায়ান লারা। * ‘… ওর ব্যাট এর ভারি অথচ সেটা দিয়ে এত স্বচ্ছন্দে মারে, যেন টুথপিক ঘোরাচ্ছে…’- ব্রেট লি। * ‘শচীনকে এমন একজন মানুষ হিসেবেও মনে রাখব, যে চৌদ্দ বছর ধরে বাংলা শেখার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছে। কিন্তু ভাষাটা কখনও শিখে উঠতে পারেনি (হাসি)…’- সৌরভ গাঙ্গুলি। * ‘… আর্কাইভ থেকে একটাও গোলমেলে ঘটনার খোঁজ নেই। একটাও মদ খেয়ে অভব্যতা, কোন বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক, সতীর্থের সঙ্গে ঝগড়া, রিপোর্টারের সঙ্গে কথা কাটাকাটি… কিছু নেই। ম্যাথু প্যারিস যেমন বারাক ওবামা সম্পর্কে এই পাতাতে মাত্র ক’দিন আগে মন্তব্য করছেন সেভাবেই বলতে হয়, আচ্ছা, এ কি মানুষ…’- মাইকেল অ্যাথারটন। * ‘… যা যা অপরাধ করার, সব শচীন ক্রিজে থাকার সময় করে নাও। কেউ তোমায় দেখতে আসবে না। কারণ, স্বয়ং ঈশ্বরও তো তখন খেলা দেখতে ব্যস্ত…’- সিডনি ক্রিকেট মাঠের ব্যানার। * খনা বলে শুন শুন। শরতের শেষে মূলা বুন॥ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৭৬ ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮) একজন বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক ও গল্পকার। তিনি বাংলা ভাষার সবচেয়ে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। * সত্যের স্থান বুকের মধ্যে, মুখের মধ্যে নয়। কেবল মুখ দিয়ে বার হয়েছে বলেই কোন জিনিস কখনো সত্য হয়ে উঠে না। তবুও তাকেই যারা সকলের অগ্রে, সকলের ঊর্ধ্বে স্থাপন করতে চায়, তারা সত্যকে ভালবাসে বলেই করে না, তারা সত্যভাষণের দম্ভকেই ভালবাসে বলে করে। * যাহাকে ভালবাসি, সে যদি ভালো না বাসে, এমনকি ঘৃণা ও করে তাও বোধ করি সহ্য হয়, কিন্তু যাহার ভালবাসা পাইয়াছি বলিয়া বিশ্বাস করিয়াছি, সেইখানে ভুল ভাঙ্গিয়া যাওয়াটাই সবচেয়ে নিদারুন। পূর্বের টা ব্যাথাই দেয়, কিন্তু শেষের টা ব্যাথাও দেয়, অপমানও করে। আবার এ ব্যাথার প্রতিকার নাই, এ অপমানের নালিশ নাই। যাহার ভালবাসিবার কথা নহে, সে ভালবাসে না — ইহাতে কাহার ও কি বলিবার থাকে! তাই, এই না থাকাতে লাঞ্ছনা এত বেশী বাজে— বেদনার হেতু খুঁজিয়া মিলে না বলিয়াই ব্যাখ্যা এমন অসহ্য হইয়া পড়ে। * যাকে তাকে গছিয়ে দেওয়ার নামই বিবাহ নয়! মনের মিল না হলে বিবাহ করাই ভুল। * আজকের দিনে আমার সবচেয়ে মনে পড়ে এর কতটুকুতে আমার আপন দাবি, আর কত বড় এর ঋণ। ঋণ কি শুধু পূর্ববর্তী পূজনীয় সাহিত্যচার্য্যগণনের কাছেই? সংসারে যারা শুধু দিলে, পেলে না কিছুই, যারা বঞ্চিত, যারা দুর্বল, উৎপীড়িত, মানুষ হয়েও মানুষের চোখের জলের কখনো হিসেব নিলে না, নিরুপায় দুঃখময় জীবনে যারা কোনওদিন ভেবেই পেলে না, সমস্ত থেকেও কেন তাদের কিছুতেই অধিকার নেই, তাদের কাছেও কি ঋণ আমার কম? তাদের বেদনাই দিলে আমার মুখ খুলে, এরাই পাঠালে আমাকে মানুষের কাছে মানুষের নালিশ জানাতে। —৫৭তম জন্মদিনে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ভাষণ * যে কাল আজও আসেনি, সেই অনাগত ভবিষ্যতে আমার লেখার মূল্য থাকবে, কি থাকবে না, সে আমার চিন্তার অতীত। আমার বর্তমানের সত্য উপলব্ধি যদি ভবিষ্যতের সত্য উপলব্ধির সঙ্গে এক হয়ে মিলতে না পারে, পথ তাকে তো ছাড়তেই হবে। তার আয়ুষ্কাল যদি শেষ হয়ে যায়, সে শুধু এর জন্যই যাবে যে, আরো বৃহৎ, আরো সুন্দর আরো পরিপূর্ণ সাহিত্যের সৃষ্টিকার্যে তার কঙ্কালের প্রয়োজন হয়েছে। ক্ষোভ না করে বরঞ্চ এই প্রার্থনাই জানাবো যে, আমাদের দেশে আমার ভাষায় এত বড় সাহিত্যই জন্ম লাভ করুক যার তুলনায় আমার লেখা যেন একদিন অকিঞ্চিৎকর হয়ে যেতে পারে। * সাহিত্যের নানা কাজের মধ্যে একটা কাজ হইতেছে জাতিকে গঠন করা, সকল দিক দিয়া তাহাকে উন্নত করা। Idea পশ্চিমবঙ্গের কি উত্তরের, ইহা বড় কথা নয়, স্বদেশের কি বিদেশের তাহাও বড় কথা নয়, বড় কথা ইহা ভাষার ও জাতির কল্যাণ কর কিনা। * সত্য আর সাহিত্য আলাদা। সত্য সাহিত্যের বনেদ, কিন্তু সেইটাই সব নয়। সাহিত্যে একটা শিল্প- যেমন করলে সাজালে মানুষের মনে সেটা একটা দাগ ফেলতে পারে, যা অনেকদিন আকে। — লাহোরের ভাষণ * মানুষ যখন সাহিত্যরচনায় নিবিষ্টচিত্ত সে ঠিক হিন্দুও নয়, মুসলমানও নয়, তখন সে তার সর্ব্বজন পরিচিত, ‘আমি’-টাকে বহু দূরে অতিক্রম করে যায়, নইলে তার সাহিত্য সাধনা ব্যর্থ হয়। * সহজ বুদ্ধিই দুনিয়ায় সবচেয়ে অসহজ। শাকিব খান জন্ম ২৮ মার্চ ১৯৭৯) হলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক, গায়ক, চলচ্চিত্র সংগঠক ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব। সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত অনন্ত ভালবাসা (১৯৯৯) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। তিনি গণমাধ্যমে "সুপারস্টার কিং খান" ও "ঢালিউড কিং" হিসাবে সম্বোধিত হন। তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতা। শাকিব ভীষণ ভাল ছেলে। আমি এর আগে শাকিবের কথা শুনেছি কিন্তু কোনোদিন ওর সঙ্গে আলাপ হয়নি। আমরা প্রথম দেখা করি ‘শিকারী’ ছবিটির সময়। এত ভাল ছেলেটা, এত ভাল ব্যবহার এবং হি ইজ দ্য বিগেস্ট সুপারস্টার অব বাংলাদেশ। কিন্তু আমাদের সঙ্গে তার ব্যবহার দেখে আমি খুব মুগ্ধ হয়ে গেলাম। তাই আমি ওর খুব বড় ফ্যান হয়ে গেছি।" সব্যসাচী চক্রবর্তী ভারতীয় বাঙালি অভিনেতা ওয়েব উদ্ধৃতি শাকিবের খোঁজ আমাকে দিয়েছে নৃত্য পরিচালক আজিজ রেজা। স্টিল ছবি দিয়েছিল প্রথমে। খুব করে অনুরোধ করছিল শাকিবকে নেওয়ার জন্য। ওর জোরাজুরিতেই সামনাসামনি ছেলেটাকে দেখতে চাইলাম। আমাদের অফিসে নিয়ে এসেছিল আজিজ। দেখেই আমাদের পছন্দ হয়েছিল। শাকিবের যোগ্যতা ছিল নায়ক হওয়ার। ওর মধ্যে এমন কিছু দেখেছি বলেই তাকে সিনেমায় নিয়েছি। কেউ হয়তো তাকে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছে বা আমি সুযোগটা দিয়েছি। তবে আসল কথা হলো ও যোগ্য ছিল।" সোহানুর রহমান সোহান, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পরিচালক ওয়েব উদ্ধৃতি একজন নায়কের পাঁচটি গুণাবলী অবশ্যই থাকা উচিত। সেন্স অব এক্টিং, সুদর্শন, নাচ জানা, ফাইট জানা, ফ্যাশন সচেতন হওয়া- শাকিবের মধ্যে সবগুলোই গুণ আছে। তাই আমার কাছে সে পরিপূর্ণ একজন নায়ক।" মিশা সওদাগর বাংলাদেশি অভিনেতা ওয়েব উদ্ধৃতি শাকিব ভাই আমার কাছে উত্তম কুমারের পরে সবচেয়ে সুদর্শন বাংলা নায়ক। শাকিব ভাইকে আমি একবার একটি হাসপাতালে বসে বলেছিলাম, তার ন্যাচারাল লুকটা তার সেরা লুক। এই লুকটা নিয়ে ফাইট দিতে পারেন মার্লন ব্রান্ডো মন্টগোমারি ক্লিফ্ট আর উত্তমকুমারের সাথে।" দীপংকর দীপন একজন বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পরিচালক ও লেখক ওয়েব উদ্ধৃতি * শিক্ষা হল মিথ্যার অপনোদন ও সত্যের বিকাশ। * সুস্থ দেহে সুস্থ মন তৈরি করাই হল শিক্ষা। *শিক্ষার শেকড়ের স্বাদ তেঁতো হলেও এর ফল মিষ্টি। *হৃদয়কে শিক্ষিত না করে মনকে শিক্ষিত করা মোটেই শিক্ষা নয়। * শিক্ষা হল তাই যা আমাদের কেবল তথ্য পরিবেশনই করে না বিশ্বসত্তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের জীবনকে গড়ে তোলে। * যাতে চরিত্র তৈরী হয়, মনের শক্তি বাড়ে, বুদ্ধির বিকাশ হয়, নিজের পায়ে নিজে দাঁড়াতে পারে, এই রকম শিক্ষা চাই। * শিক্ষার জন্য আমরা আব্দার করিয়াছি, গরজ করি নাই। শিক্ষাবিস্তারে আমাদের গা নাই। তার মানে, শিক্ষার ভোজে নিজেরা বসিয়া যাইব, পাতের প্রসাদটুকু পর্যন্ত আর-কোনো ক্ষুধিত পায় বা না পায় সে দিকে খেয়ালই নাই। এমন কথা যারা বলে ‘নিম্নসাধারণের জন্য যথেষ্ট শিক্ষার দরকার নাই, তাতে তাদের ক্ষতিই করিবে’ তারা কর্তৃপক্ষদের কাছ হইতে এ কথা শুনিবার অধিকারী যে, বাঙালির পক্ষে বেশি শিক্ষা অনাবশ্যক, এমনকি অনিষ্টকর। ‘জনসাধারণকে লেখাপড়া শিখাইলে আমাদের চাকর জুটিবে না’ এ কথা যদি সত্য হয় তবে আমরা লেখাপড়া শিখিলে আমাদেরও দাস্যভাবের ব্যাঘাত হইবে এ আশঙ্কাও মিথ্যা নহে। * শিক্ষা হচ্ছে, মানুুষের ভিতর যে পূর্ণতা প্রথম থেকেই বিদ্যমান, তারই প্রকাশ। শিবাজী ভোঁসলে অথবা ছত্রপতি শিবাজী রাজে ভোঁসলে (১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৬৩০ ৩ এপ্রিল, ১৬৮০) হলেন মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি একটি স্বাধীন মারাঠা সাম্রাজ্যের পত্তন করেন, যার রাজধানী ছিল রায়গড়ে। তিনি ১৬৭৪ সালে মারাঠা সাম্রাজ্যের রাজা 'ছত্রপতি' হিসেবে মুকুট ধারণ করেন। তিনি তার সুশৃঙ্খল সামরিক বাহিনী এবং সুগঠিত শাসন কাঠামোর মাধ্যমে একটি দক্ষ শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করেন। শিবাজী ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। সামান্য এক জায়গিরদারের পুত্র হয়ে শিবাজী নিজের প্রতিভাবলে তিনি স্বাধীন হিন্দু রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তার শাসননীতির লক্ষ্য ছিল ন্যায়পরায়ণতা ও উদারতা। * আপনার যদি দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি এবং দৃঢ় আত্মশক্তি থাকে তবে আপনি সারা বিশ্বে আপনার বিজয় পতাকা উত্তোলন করতে পারবেন। * কোন কাজ করার আগে তার ফলাফল সম্পর্কে চিন্তা করা ভাল; কারণ আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মও একই পথ অনুসরণ করে। * এই জীবনে শুধু ভালো দিনের আশা করা উচিত নয়, কারণ দিনরাতের মতো ভালো দিনগুলোরও বদলানোর দরকার পড়ে। * শিবাজী যে শুধুই মারাঠা জাতির স্রষ্টা ছিলেন এমন নয়, তিনি ছিলেন মধ্যযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিভাবান জাতীয় স্রষ্টা। বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ প্রকাশক- নিউ স্ক্রিপ্ট, কলকাতা, অষ্টম মুদ্রণ: অগ্রহায়ণ ১৪২৪ (নভেম্বর ২০১৭ পৃষ্ঠা ৯ একটি সন্ধ্যা সুনির্মল বসু সুনির্মল বসুর শ্রেষ্ঠ কবিতা- সুনির্মল বসু, প্রকাশক- মিত্র ও ঘোষ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৭ এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা *সাত কোটি মানুষকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবা না। *বাংলাদেশের সব বাড়ীই আমার বাড়ী। **বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র- দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৬৩ *মানুষকে ভালোবাসলে মানুষও ভালোবাসে। যদিও সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন, তবে জনসাধারণ আপনার জন্য জীবন দিতেও পারে।{{fact}} *আমার সবচেয়ে বড় শক্তি আমার দেশের মানুষকে ভালবাসি, সবচেয়ে বড় দূর্বলতা আমি তাদেরকে খুব বেশি ভালবাসি।{{fact}} *প্রধানমন্ত্রী হবার কোন ইচ্ছা আমার নেই। প্রধানমন্ত্রী আসে এবং যায়। কিন্তু, যে ভালোবাসা ও সম্মান দেশবাসী আমাকে দিয়েছেন, তা আমি সারাজীবন মনে রাখব। *সাত কোটি বাঙ্গালির ভালোবাসার কাঙ্গাল আমি। আমি সব হারাতে পারি, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা হারাতে পারবনা।{{fact}} *পাট, চা ইত্যাদিসহ আমাদের যা প্রয়োজন বাংলাদেশেই তা আছে। **বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র- দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৬৩ *বিশ্ব দুই শিবিরে বিভক্ত-শোষক আর শোষিত। আমি নিঃসন্দেহে শোষিতের পক্ষে।{{fact}} *এই স্বাধীন দেশে মানুষ যখন পেট ভর খেতে পাবে, পাবে মর্যাদাপূর্ণ জীবন: তখনই শুধু এই লাখো শহীদের আত্মা তৃপ্তি পাবে।{{fact}} *দেশ থেকে সর্বপ্রকার অন্যায়, অবিচার ও শোষণ উচ্ছেদ করার জন্য দরকার হলে আমি আমার জীবন উৎসর্গ করব।{{fact}} *আমি যদি বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে না পারি, আমি যদি দেখি বাংলার মানুষ দুঃখী, আর যদি দেখি বাংলার মানুষ পেট ভরে খায় নাই, তাহলে আমি শান্তিতে মরতে পারব না।{{fact}} *এ স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি আমার বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না খায়। এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মা-বোনেরা কাপড় না পায়। এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি এদেশের মানুষ যারা আমর যুবক শ্রেণী আছে তারচ চাকরি না পায় বা কাজ না পায়।{{fact}} *আমাদের চাষিরা হল সবচেয়ে দুঃখী ও নির্যাতিত শ্রেণী এবং তাদের অবস্থার উন্নতির জন্যে আমাদের বিরাট অংশ অবশ্যই তাদের পেছনে নিয়োজিত করতে হবে।{{fact}} *যিনি যেখানে রয়েছেন, তিনি সেখানে আপন কর্তব্য পালন করলে দেশের মধ্যে বিশৃঙ্গলা সৃষ্টি হতে পারেনা।{{fact}} *সরকারি কর্মচারীদের জনগণের সাথে মিশে যেতে হবে। তারা জনগণের খাদেম, সেবক, ভাই। তার জনগণের বাপ, জনগণের ছেলে, জনগণের সন্তান। তাদের এই মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে।{{fact}} *সমস্ত সরকারী কর্মচারীকেই আমি অনুরোধ করি, যাদের অর্থে আমাদের সংসার চলে তাদের সেবা করুন।{{fact}} *গরীবের উপর অত্যাচার করলে আল্লাহর কাছে তার জবাব দিতে হবে।{{fact}} *জীবন অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী। এই কথা মনে রাখতে হবে। আমি বা আপনারা সবাই মৃত্যুর পর সামান্য কয়েক গজ কাপড় ছাড়া সাথে আর কিছুই নিয়ে যাব না।তবে কেন আপনার মানুষকে শোষণ করবেন, মানুষের উপর অত্যাচার করবেন fact}} *গণ-আন্দোলন ছাড়া, গণ-বিপ্লব ছাড়া বিপ্লব হয়না। *পবিত্র ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না।{{fact}} *আমাদেরকে সোনার দেশের সোনার মানুষ হতে হবে। *আমাদের আদর্শ পরিষ্কার। আদর্শের ভিত্তিতে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। এই আদর্শের ভিত্তিতে এদেশ চলবে। *মানুষের উপর মানুষের শোষণ, অঞ্চলের উপর অঞ্চলের শোষণের অবসান ঘটাতে হবে। *আমরা যেন পশু না হই। লেখাপড়া শিখে যেন মানুষ হই। *আমি বাঙালি,বাংলা আমার ভাষা। এই বাংলায় যেন জীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে পারি। *দুর্নীতিবাজদের যদি খতম করতে পারেন তা হলে বাংলাদেশের শতকরা ২৫ থেকে ৩০ ভাগ দুঃখ চলে যাবে। *বাঙালি জাতীয়তাবাদ না থাকলে আমাদের স্বাধীনতার অস্তিত্ব বিপন্ন হবে। *আপনাদের জন্য চব্বিশ ঘণ্টা কাজ করেও আমি ক্লান্ত বোধ করি না। *এই রাষ্ট্রের মানুষ হবে বাঙালি। তাদের মূলমন্ত্র সবার উপরে মানুষ সত্য,তাহার উপরে নাই । *রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের চারটি জিনিসের প্রয়োজন,তা হচ্ছে নেতৃত্ব, ম্যানিফেস্টো বা আদর্শ, নিঃস্বার্থ কর্মী এবং সংগঠন । *বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই। *ভিক্ষুক জাতির অস্তিত্ব থাকে না। বিদেশ থেকে ভিক্ষা করে এনে দেশকে গড়া যাবে না। দেশের মধ্যেই পয়সা করতে হবে। *সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্থহীন।{{fact}} *যে মানুষ মৃত্যুর জন্য প্রস্তত, কেউ তাকে মারতে পারে না। *আপনি চাকরি করেন, আপনার মাইনে দেয় গরিব কৃষক, আপনার মাইনে দেয় ঐ গরিব শ্রমিক। আপনার সংসার চলে ঐ টাকায়। আমরা গাড়ি চড়ি ঐ টাকায়। ওদের সম্মান করে কথা বলুন। ইজ্জত করে কথা বলুন। ওরাই মালিক, ওদের দ্বারাই আপনাদের সংসার চলে। **১৯৭৫ সালের ২৬শে মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ। আমি হিমালয় দেখিনি। কিন্তু আমি শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্বে এবং সাহসে, এই মানুষটি হিমালয়। এইভাবে হিমালয় প্রত্যক্ষ করার অভিজ্ঞতা আমার হয়েছে। *যতকাল রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান। আবু মুহাম্মদ মুসলেহুদ্দীন ইবনে আব্দুল্লাহ শিরাজি (ফার্সি: ابومحمد مصلح الدین بن عبدالله شیرازی‎‎ শেখ সাদি বা সাদি শিরাজি বলেও পরিচিত) ছিলেন মধ্যযুগের গুরুত্বপূর্ণ ফার্সি কবিদের অন্যতম। ফার্সিভাষী দেশের বাইরেও তিনি সমাদৃত। তার লেখার মান এবং সামাজিক ও নৈতিক চিন্তার গভীরতার জন্য তার কদর করা হয়। ধ্রুপদি সাহিত্যের ক্ষেত্রে সাদিকে একজন উচু মানের কবি ধরা হয়। * অজ্ঞের জন্য নীরবতাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্থা। এটা সবাই জানলে কেউ অজ্ঞ বিবেচিত হত না। * অকৃতজ্ঞ মানুষের চেয়ে কৃতজ্ঞ কুকুর শ্রেয়। * মানুষ এমনভাবে জীবনযাপন করে যেন কখনো মরতে হবে না, আবার এমনভাবে মরে যায় যেন কখনো বেঁচেই ছিল না। * হিংস্র বাঘের উপর দয়া করা নিরীহ হরিণের উপর জুলুম করার সমান। * যে সৎ, নিন্দা তার কোনো অনিষ্ট করতে পারে না। * প্রতাপশালী লোককে সবাই ভয় পায়, কিন্তু শ্রদ্ধা করে না। * দেয়ালের সম্মুখে দাঁড়িয়ে কথা বলার সময় সতর্ক হয়ে কথা বল, কারণ তুমি জান না দেয়ালের পেছনে কে কান পেতে দাঁড়িয়ে আছে। * মুখের কথা হচ্ছে থুথুর মতো, যা একবার মুখ থেকে ফেলে দিলে আর ভিতরে নেওয়া সম্ভব নয়। তাই কথা বলার সময় খুব চিন্তা করে বলা উচিত। * দুই শত্রুর মধ্যে এমনভাবে কথাবার্তা বল, যেন তারা মিলে গেলেও তোমাকে লজ্জিত হতে না হয়। * বাঘ না খেয়ে মরলেও কুকুরের মতো উচ্ছিষ্ট মুখে তুলে না। শেখ হাসিনা ওয়াজেদ জন্ম: ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭) বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় সংসদের সরকারদলীয় প্রধান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী। তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্ব পালন করা প্রধানমন্ত্রী। * আমি চাই বাংলার মানুষের মুক্তি। শোষণের মুক্তি। বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য বঙ্গবন্ধু সংগ্রাম করেছিলেন। আজ যদি বাংলার মানুষের মুক্তি না আসে, তবে আমার কাছে মৃত্যুই শ্রেয়। ১৭ মে ১৯৮১। স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর মানিক মিয়া এভিনিউতে আয়োজিত গণ-সংবর্ধনায়। * সর্বস্তরের মানুষের দুর্ভোগের একটাই কারণ। সেটা হলো হত্যা ও ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা বদলের পালা। ষড়যন্ত্র ও হত্যার মাধ্যমে রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে যেভাবে ক্ষমতা বদল হচ্ছে তারই জন্য আজকে মানুষের এই দুর্ভোগ। **১৪ অক্টোবর ১৯৮৪। শেরে বাংলা নগরে ১৫ দলের জাতীয় সমাবেশ। * মাটি আর মানুষের সাথে রাজনীতিকে একাত্ম করতে হবে। সমাজের গভীর থেকে গভীরতর স্তরে পৌঁছুতে হবে। জনগণের বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে সততা ও যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হবে। **১ জানুয়ারি ১৯৮৭। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিলের উদ্বোধনী অধিবেশন। * যারা অস্ত্রের ভাষা বুঝে, তারা মুক্তির ভাষা মানে না। অস্ত্রকে সম্বল করে যারা ক্ষমতায় আসে, তারা যুক্তি বুঝে না, যু্ক্তি তাদের কাছে বোধগম্য নয়। **৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭। জাতীয় সংসদ। *স্বাধীন, নিরপেক্ষ, গণমুখী ও বিশ্বাসযোগ্য গণমাধ্যম গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত। আমরা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছি। **২৫ এপ্রিল ১৯৯১। জাতীয় সংসদ। * আওয়ামী লীগের আদর্শ জনকল্যাণমুখী এক শোষণমুক্ত উন্নত সমাজব্যবস্থা কায়েম করা। আমাদের মূল লক্ষ্য জনগণের কল্যাণ ও অর্থনৈতিক মুক্তি এবং স্বনির্ভর অর্থনীতি। **১১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৫। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিশেষ কাউন্সল অধিবেশন। * আজ সেই সোনার বাংলা গড়ার দায়িত্ব এসেছে। এ দায়িত্ব শুধু আওয়ামী লীগের একার হতে পারে না। এ দেশ স্বাধীন করেছিলাম আমরা সবাই মিলে যেমন এক ভয়ঙ্কর দুঃসময়ে, ঠিক তেমনি আজ সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও দুঃসময়ে, ঠিক তেমনি আজ সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও দুঃশাসনের শৃঙ্খল থেকে দেশকে মুক্ত করার আরেক সংগ্রামে আবার আমরা একসাথে নিঃশ্বাস নেব, এক প্রত্যয়কে অবলম্বন করব, এক লক্ষ্যে হব পথের সাথী। ২৪ জুন ১৯৯৬। জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ। * গণতন্ত্রের জন্য স্বাধীনতার চেয়ে বড় কোনো ভিত্তি নেই এবং সভ্যসমাজের আইন ও বিধান ছাড়া গণতন্ত্রের কোনো নিশ্চয়তা নেই। **১৯৯৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি, বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়। * ন্যায় ও সত্যের পথ কঠিন পথ, এই কঠিন পথ আমি বেছে নিয়েছি * শান্তি একটি মৌলিক মানবাধিকার যাকে অর্জন, লালন, উন্নয়ন করতে হবে এবং সর্বদা ভবিষ্যতের জন্য এগিয়ে নিতে হবে। ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৫৪তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। * শান্তি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে জনগণের ক্ষমতায়ন অপরিহার্য। ন্যায়বিচার হচ্ছে এর ভিত্তি। **২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৭তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। *এই অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ শ্রমিক। এখানে সাধারণ মানুষের সংখ্যাই বেশি। তাদের চিকিৎসার কষ্ট লাঘব করা এবং চিকিৎসাসেবা দেওয়া আমাদের কর্তব্য। তা ছাড়া এই এলাকায় উন্নতমানের হাসপাতালের সংখ্যা কম। সেই চিন্তা থেকেই এখানে এ হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নিই। আমি অসুস্থ হলে আমাকে বিদেশে নিবেন না, আমি দেশের মাটিতেই চিকিৎসা নিব। **৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ফজিলাতুন্নেসা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর পর।{{fix cite}} *দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হলে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।{{fact}} *সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য যোগ্যতা অর্জন কর।{{fact}} ‘খালেদা জিয়া বলেছিল, জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু বানাচ্ছে। সেতুতে যে স্প্যানগুলো বসাচ্ছে, এগুলো তার কাছে ছিল জোড়াতালি দেওয়া। বলেছিল, জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু বানাচ্ছে, ওখানে চড়া যাবে না। চড়লে ভেঙে পড়বে। আবার তার সঙ্গে কিছু দোসরেরাও…তাদেরকে এখন কী করা উচিত? পদ্মা সেতুতে নিয়ে গিয়ে ওখান থেকে টুস করে নদীতে ফেলে দেওয়া উচিত।’ * “ব্যবসা করতে আসিনি, দেশ গড়তে এসেছি”। *“আমার ৭২ বছর বয়সের ৬০ বছরই কেটেছে রাজনীতিতে। স্কুল থেকে রাজনীতি শুরু করেছি এখনো অব্যাহত আছে। রাজনীতিতে কে কী করেছে অনেক ঘটনা চোখে দেখেছি"। * “আমি নিজে নিয়মিত নামাজ পড়ি, কোরান থেকে তিলওয়াত করে দিনের কাজ শুরু করি। আমি জানি, নবী করিম বলেছেন, ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা যাবে না”। * ডাক্তাররা রোগীকে মেরে ফেলতে চান না। রোগীর জন্য অনেক ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন * বিরোধী দলে গেলে কখনও হরতাল করব না *এটা খুবই আনন্দের বিষয় যে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী একজন নারী হওয়া সত্ত্বেও তিনি প্রকাশ্যে বলছেন যে সন্ত্রাসের প্রতি তার জিরো টলারেন্স আছে। হুমকি মোকাবেলায় দৃঢ়তার জন্য আমি শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানাতে চাই। * শ্রাবণ মাসে বর্ষণের আর অন্ত নাই। খাল বিল নালা জলে ভরিয়া উঠিল। অহর্নিশি ভেকের ডাক এবং বৃষ্টির শব্দ। গ্রামের রাস্তায় চলাচল প্রায় একপ্রকার বন্ধ— নৌকায় করিয়া হাটে যাইতে হয়। * সে দিনটা আমার খুব মনে পড়ে। সারাদিন অবিশ্রান্ত বৃষ্টিপাত হইয়াও শেষ হয় নাই। শ্রাবণের সমস্ত আকাশটা ঘনমেঘে সমাচ্ছন্ন হইয়া আছে, এবং সন্ধ্যা উত্তীর্ণ হইতে না হইতেই চারিদিক্ গাঢ় অন্ধকারে ছাইয়া গিয়াছে। সকাল সকাল খাইয়া লইয়া আমরা কয় ভাই নিত্য প্রথামত বাহিরে বৈঠকখানার ঢালা-বিছানার উপর রেড়ির তেলের সেজ জ্বালাইয়া বই খুলিয়া বসিয়া গিয়াছি। চিন্ময় কুমার ঘোষ শ্রী চিন্ময় নামে বেশি পরিচিত, ২৭ আগস্ট, ১৯৩১ – ১১ অক্টোবর, ২০০৭ একজন আধ্যাত্মিক শিক্ষক যিনি ১৯৬৪ সালে দক্ষিণ ভারত থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে এসেছিলেন। তিনি নিউ ইয়র্কের কুইন্স শহরে প্রথম মেডিটেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন। ষাটটির বেশি দেশে তার অনুসারীরা ছড়িয়ে রয়েছে। তিনি লেখক, শিল্পী, কবি ও সঙ্গীতজ্ঞ হিসেবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন। চিন্ময়ের অনুসারীদের মতে, তিনি বাংলায় এবং ইংরেজি ভাষায় গীতসহ সহস্রাধিক সঙ্গীতে সুরারোপ করেছেন। শ্রী চিন্ময় সেন্টার অনুসারে, তিনি ১,২০,০০০-এর অধিক কবিতা লিখেছেন। * যতবার সম্ভব হাসি, হাসি, মনে মনে হাসি। আপনার হাসি আপনার মন ছিঁড়ে যাওয়া টানকে যথেষ্ট পরিমাণে হ্রাস করবে। * আপনি যদি সত্যই মানবতাকে ভালবাসতে চান তবে আপনাকে এখনকার মতো মানবতাও ভালবাসতে হবে। * প্রত্যাশা শেষ হলেই শান্তি শুরু হয়। * ধ্যান নিরবতা, শক্তি জোগায় এবং পরিপূর্ণ হয়। নিরবতা অবর্ণনীয় এর স্পষ্ট প্রকাশ। * অন্তর্জীবনের সমস্ত ঔষধগুলির মধ্যে একটি হাসিই সেরা ঔষধ। * জীবনযুদ্ধে জয়ী হতে হলে দরকার ধৈর্য্য, ধৈর্য্য আর ধৈর্য্য। * আমরা সত্যই অসীম, যদি আমরা চেষ্টা করার সাহস করি এবং আস্থা রাখি। * শ্রীলঙ্কার নতুন সরকার দেশের কিছু দীর্ঘস্থায়ী মানবাধিকার সমস্যার সমাধান করতে শুরু করেছে, কিন্তু অনেক কিছু করা বাকি আছে। ভয়ের বিস্তৃত সংস্কৃতি অনেকাংশে চলে গেছে এবং ইতিবাচক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তবে স্বাধীন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলির পূর্ববর্তী সরকারের বিপর্যয়কর পুনর্গঠনকে সম্পূর্ণরূপে ভেঙে ফেলা দরকার, ইয়াক! শ্রীলঙ্কার জনসংখ্যার সাত শতাংশেরও কম এখনও দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করে। তবে দেশটিতে দারিদ্রতা সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করতে এবং দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য এখনও অনেক কাজ করতে হবে। * হফস্ট্রা ইউনিভার্সিটি থেকে সংযুক্ত মানচিত্রে চিত্রিত হিসাবে, শ্রীলঙ্কার দ্বীপরাষ্ট্রটি ভারত মহাসাগরের প্রধান সামুদ্রিক বাণিজ্য রুটগুলির সাথে এগিয়ে রয়েছে। দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত তাত্পর্য সহ বিশ্বের সেই অঞ্চলটি দ্রুত বৃদ্ধির অভিজ্ঞতা অর্জন করছে৷ চীন ইতিমধ্যেই শ্রীলঙ্কায় বড়সড়ভাবে অর্থনৈতিকভাবে প্রবেশ করছে, কিন্তু আমাদের বিশিষ্ট দর্শকরা নিশ্চিত করতে চায় যে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে যাতে সম্পর্ক আরও দৃঢ়ভাবে উন্নত হয়। * কোনও লোকের প্রতিই অন্যায়ের পরিবর্ত্তে অন্যায়াচরণ বা তাহার অহিত-সাধন কৰ্ত্তব্য নহে। সোক্রাটীস- রজনীকান্ত গুহ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৫১৬ * বন্ধুতা কেবল ধার্ম্মিকজনের মধ্যেই সম্ভব! যাহারা ধর্ম্ম-পথের পথিক, তাহাদিগের বন্ধুতার প্রয়োজন আছে, সাধন-সহায় না হইলে তাহাদিগের চলে না। স্বার্থত্যাগের প্রবৃত্তি ও সেবায় অনুরাগ না থাকিলে বন্ধু লাভ করা যায় না। যে নিঃস্বার্থ হইয়া প্রেমাস্পদের হিতসাধনে রত থাকে, সেই প্রকৃত বন্ধু। সোক্রাটীস- রজনীকান্ত গুহ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৩ * মৃত্যুকে ভয় করা, জ্ঞানী না হইয়াও আপনাকে জ্ঞানী বিবেচনা করা—ইহা ছাড়া আর কিছুই নয়; যেহেতু, মৃত্যুভয়ের অর্থই এই, যে, আমরা যাহা জানি না, তাহাই জানি বলিয়া বিবেচনা করি। সোক্রাটীস- রজনীকান্ত গুহ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪৬৯ * তোমরা অগ্রেই দেহের জন্য, অর্থের জন্য এত ভাবিও না, এমন ব্যস্ত হইয়া খাটিয়া মরিত্ত না; কিন্তু আত্মা যাহাতে পূর্ণতা লাভ করিতে পারে, তাহারই জন্য যত্নশীল হও, আমি বলিতেছি, অর্থ হইতে ধর্ম্ম উদ্ভূত হয় না, কিন্তু ধর্ম্ম হইতেই অর্থ ও মানবের স্বকীয় ও রাষ্ট্রীয় অপর যাবতীয় শুভ প্রসূত হইয়া থাকে। সোক্রাটীস- রজনীকান্ত গুহ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪৭১ * দেহ নষ্ট হইয়া যায়, কিন্তু দেহের মধ্যে যে থাকে সে অমর—এই দেহে যখন প্রাণ থাকিবে না, আমি তখনো থাকিব। সক্রেটিস সুকুমার রায় সুকুমার রায় সমগ্র রচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬১ *যাহারা জ্ঞানের অহংকার করিয়া বেড়ায় তাহারাই যথার্থ মূর্খ, যাহারা অন্যায় করিয়া দেশের আইনকে ফাঁকি দেয়, তাহারা জানে না যে ভগবানের কাছে ফাঁকি চলে না। যে মানুষ খাওয়ায় পরায় অল্পতেই সম্ভষ্ট, সহজভাবে সরল কথায় সৎচিন্তায় সময় কাটায়, সেই সুখী—আধপেটা খাইয়াও সুখী, মানুষের নিন্দা অত্যাচারের মধ্যেও সুখী। সক্রেটিস সুকুমার রায় সুকুমার রায় সমগ্র রচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬০ * আমাদিগের মধ্যে এই একটা মত প্রচলিত আছে, যে দৈহিক সৌন্দর্য্য ও জ্ঞান, উভয়ই, যেমন মহদ্ভাবে, তেমনি হীনভাবে ব্যবহৃত হইতে পারে; কারণ, যদি কেহ অর্থ পাইয়া, যে চাহে, তাহাকেই দৈহিক সৌন্দর্য্য বিক্রয় করে, তবে লোকে তাহাকে পুংশ্চল কহে; কিন্তু যদি কেহ এক ব্যক্তিকে সুন্দর ও সচ্চরিত্র ও প্রেমিক বলিয়া জানিয়া তাহার সহিত সথ্য স্থাপন করে, তবে সে বুদ্ধিমান্ বলিয়া পরিগণিত হয়। সোক্রাটীস- রজনীকান্ত গুহ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬৯০ * অসংযত পুরুষ ও নিতান্ত অজ্ঞান পশুর মধ্যে কি প্রভেদ আছে? কেন না, যে-ব্যক্তি পরম শ্রেয়কে গ্রাহ্য করে না, কিন্তু যাহা অত্যন্ত সুখকর, সর্ব্বপ্রযত্নে কেবল তাহারই সম্ভোগের জন্য লালায়িত হয়, তাহার সহিত নিতান্ত অবোধ গবাদি পশুর পার্থক্য কি কিন্তু মানুষের কার্য্যের মধ্যে কোন্ কোন্ কার্য্য শ্রেষ্ঠ, তাহা পর্য্যালোচনা করা; সে গুলিকে অভিজ্ঞতা ও বিচাব অনুসারে ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করা; এবং পরিশেষে, যাহা উত্তম তাহাকে গ্রহণ, ও যাহা অধম তাহাকে বর্জন করা;—ইহা শুধু সংযমী পুরুষেব পক্ষেই সম্ভবপর। সোক্রাটীস- রজনীকান্ত গুহ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭২৫ * দেহের প্রেম অপেক্ষা আত্মার প্রেম কত শ্রেষ্ঠ। কেন না, আমরা সকলেই অবগত আছি, যে বন্ধুতা ব্যতীত কোনই উল্লেখযোগ্য সাহচর্য্য সম্ভবে না। যাহারা পরস্পরের প্রকৃতিকে শ্রদ্ধা করে, তাহাদিগের ভালবাসাই অন্তরঙ্গ ও স্বপ্রণোদিত সম্পর্ক বলিয়া অভিহিত হয়; কিন্তু যাহারা দেহের জন্য লালায়িত, তাহাদিগের মধ্যে অনেকেই প্রেমাস্পদের চরিত্রকে নিন্দা ও বিদ্বেষ করে। সোক্রাটীস- রজনীকান্ত গুহ, দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭২৮ [[বিষয়শ্রেণী:ব্যক্তি যার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে]] সত্যজিৎ রায় (২ মে ১৯২১ – ২৩ এপ্রিল ১৯৯২) ছিলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার, শিল্প নির্দেশক, সংগীত পরিচালক এবং লেখক। তাঁকে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতাদের একজন হিসেবে গণ্য করা হয়। সত্যজিতের জন্ম কলকাতা শহরে সাহিত্য ও শিল্প সমাজে খ্যাতনামা রায় পরিবারে। তার পূর্বপুরুষের ভিটা ছিল তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের কিশোরগঞ্জে (বর্তমানে বাংলাদেশ) কটিয়াদী উপজেলার মসূয়া গ্রামে। তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ ও শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। সত্যজিতের কর্মজীবন একজন বাণিজ্যিক চিত্রকর হিসেবে শুরু হলেও প্রথমে কলকাতায় ফরাসি চলচ্চিত্র নির্মাতা জঁ রনোয়ারের সাথে সাক্ষাৎ ও পরে লন্ডন শহরে সফররত অবস্থায় ইতালীয় নব্য বাস্তবতাবাদী চলচ্চিত্র লাদ্রি দি বিচিক্লেত্তে (ইতালীয়: Ladri di biciclette, বাইসাইকেল চোর) দেখার পর তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণে উদ্বুদ্ধ হন। * সবচেয়ে মূল্যবান ও একমাত্র সমাধানগুলো মানুষ নিজেই খুঁজে বের করতে পারে। * যখন আমি কোনও মৌলিক গল্প লিখি, তখন এমন ব্যক্তিদের নিয়ে লিখি যাদের আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি এবং এমন পরিস্থিতির কথা লিখি যার সঙ্গে আমি পরিচিত। আমি উনিশ শতকের কোনও গল্প লিখি না। * চিত্রনাট্য লেখার অভ্যাসকে আমি শখে পরিণত করেছি। আমি খুঁজে বের করতাম কোন গল্পটি চলচ্চিত্রের জন্যই তৈরি হয়েছে এবং আমি সেই গল্পটি নিজস্ব ঢঙে লিখতাম, এরপর আসল গল্পের সঙ্গে তুলনা করতাম। * আসলে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল একটা শুভ সমাপ্তির। যাইহোক, শুভ সমাপ্তির আগে যদি বিষাদময় পরিস্থিতি এবং চমক সৃষ্টি করতে পারেন তাহলে বিষয়টা আরও ভালো কাজ করে। * আমি অনুভব করি যে, নায়কের ছাঁচে থাকা মানুষের তুলনায় রাস্তায় থাকা একটি সাধারণ মানুষকে বিষয় হিসেবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং। তাঁদের আংশিক অন্ধকার, অস্পষ্ট শব্দগুলোই আমি ধরতে চাই, আবিষ্কার করতে চাই। * যখন আপনার গল্পে নতুন কোনও চরিত্রের আবির্ভাব ঘটবে, তখন অবশ্যই তার চেহারা ও পোশাকের বিস্তারিত বর্ণনা দেবেন। আপনি যদি সেটা না করেন তাহলে পাঠক নিজের মতো করে চিন্তা করে নেবে, যেটা পরবর্তীতে আপনার বর্ণনার সঙ্গে নাও মিলতে পারে। * পরিচালকই একমাত্র ব্যক্তি যিনি ভালোভাবে জানেন যে চলচ্চিত্রটি কোন বিষয়কে কেন্দ্র করে তৈরি হচ্ছে। * সিনেমায় চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যসূচক গুণগুলোই মানুষের মনের অন্তরঙ্গ বিষয় ধরতে ও যোগাযোগ ঘটাতে সক্ষম। * আবহসঙ্গীতের ধারণা দিনে দিনে বেশ পরিবর্তিত হচ্ছে। এখন যতটা পারা যায় কমই ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। পাল্কীর গান, কুহু ও কেকা সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত, প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯১২ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৯ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৯-৩০ * তুমি বঙ্গভারতীর তন্ত্রী-‘পরে একটি অপূর্ব তন্ত্র এসেছিলে পরাবার তরে এ শুধু প্রিয়জনের প্রশংসা নয়, এ এক ঐতিহাসিক সত্য। **সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]]। সত্যেন্দ্রনাথ বসু ১লা জানুয়ারি ১৮৯৪ – ৪ঠা ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪) ছিলেন বাংলা তথা ভারতবর্ষের একজন প্রবাদপ্রতিম পদার্থবিজ্ঞানী, অধ্যাপক, এবং মাতৃভাষায় বিজ্ঞান চর্চার একজন বলিষ্ঠ প্রবক্তা। তার গবেষণার মূল ক্ষেত্র ছিল গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞান। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে তার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল সমগ্র বিশ্বের দরবারে। আলবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে যৌথভাবে বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যান প্রদান পদার্থবিজ্ঞানে তার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বলে বিবেচিত হয়। সান্নিধ্য পেয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রফুল্লচন্দ্র রায়, মারি ক্যুরি প্রমুখ মনীষীর। বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চা প্রসারেরে ক্ষেত্রে তার বিরাট অবদান রয়েছে। তার নেতৃত্বে ১৯৪৮ সালে কলকাতায় বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ গঠিত হয়। বিজ্ঞানের পাশাপাশি সঙ্গীত ও সাহিত্যেও ছিল তাঁর আন্তরিক আগ্রহ ও বিশেষ প্রীতি। রবীন্দ্রনাথ তাঁকে নিজের বিশ্বপরিচয় বিজ্ঞানগ্রন্থ, অন্নদাশঙ্কর রায় তাঁর জাপানে ভ্রমণরচনা ও সুধীন্দ্রনাথ দত্ত তাঁর অর্কেস্ট্রা কাব্যগ্রন্থ উৎসর্গ করেছিলেন। * যাঁরা বলেন বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চা হয় না, তাঁরা হয় বাংলা জানেন না, নয় বিজ্ঞান বোঝেন না। সত্যেন্দ্রনাথ বসু রচনা সঙ্কলন, প্রকাশক- বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ, কলকাতা, প্রকাশসাল- প্রথম প্রকাশ ২১শে আশ্বিন, ১৩৮৭ বঙ্গাব্দ, পৃষ্ঠা জ * গালিলিও-র ঝোঁক কিন্তু অল্প বয়স থেকেই হাতেকলমে করে দেখতেতাই তর্ক লাগত অন্য ছাত্রদের সঙ্গে। কখনাে কখনাে শিক্ষকদের সঙ্গেও বেধে যেত বাক্যুন্ধ। যুক্তি তর্কের প্রতি প্রবণতা তাঁর সারা জীবনে লক্ষকরবার জিনিস-এই স্বভাবই শেষ জীবনে তাঁর অশেষ দুঃখের কারণ হল। **গালিলিওর শেষ জীবনের দুঃখ-কষ্টের কথা বলতে গিয়ে সত্যেন্দ্রনাথ বসু তার ‘গালিলিও' রচনায় এরূপ মত ব্যক্ত করেন। * সময় চলে যায় না আমরাই চলে যাই। * জীবন এবং সময় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক, জীবন শেখায় সময়কে ভালোভাবে ব্যবহার করতে, সময় শেখায় জীবনের মূল্য দিতে। * সমস্ত জিনিসের জন্য নির্দিষ্ট সময় আছে। * পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী যোদ্ধা হলো ধৈর্য এবং সময়। * যে মানুষটা এক ঘণ্টা সময় নষ্ট করাকে কিছুই মনে করে না, সে আসলে সময়ের মূল্যটাই বুঝতে পারে না। * তুমি দেরি করতে পারো, কিন্তু সময় করবে না। জীবন সঙ্গীত হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কবিতাবলী, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশস্থান- কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৭১ খ্রিস্টাব্দ (১২৭৮ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৫ যোগীন্দ্রনাথ সরকার কাকাতুয়া, শিশু চয়নিকা যোগীন্দ্রনাথ সরকার, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশক- সিটি বুক সোসাইটি, প্রকাশস্থান-কলকাতা, পৃষ্ঠা ৪৮ * সময় হলো বিদ্যালয় যেখানে আমরা শিখি, সময় হল আগুন যাতে আমরা জ্বলি। | উক্তি সমুদ্রের কণ্ঠস্বর আত্মার সাথে কথা বলে। | শ্রেণি কন্ঠ আত্মা প্রকৃতি]] | উক্তি সমুদ্র হৃদয়কে আলোড়িত করে, কল্পনাকে অনুপ্রাণিত করে এবং আত্মায় অনন্ত আনন্দ নিয়ে আসে। | শ্রেণি হৃদয় কল্পনা অনুপ্রেরণা আত্মা আনন্দ]] | উক্তি সমুদ্র, একবার তার মন্ত্র ঢেলে দিলে, তাকে চিরকালের জন্য বিস্ময়ের জালে ধরে রাখে। | শ্রেণি মন্ত্র বিস্ময় জাল]] | উক্তি সমুদ্র যেভাবে উপকূলরেখায় চুম্বন বন্ধ করতে অস্বীকার করে তার চেয়ে সুন্দর আর কিছুই নেই, তা যতবারই পাঠানো হোক না কেন। | শ্রেণি উপকূল চুম্বন সৌন্দর্য]] | উক্তি জীবনের সাগরে আপনার মনকে জাহাজ হতে দিন এবং হৃদয়কে কম্পাস হতে দিন। | লেখক জেমস ডেভিড ম্যানিং | শ্রেণি জীবন জাহাজ মন হৃদয় কম্পাস]] | উক্তি সমুদ্রই সবকিছু। এটি স্থলজগতের সাত দশমাংশ জুড়ে। এর নিঃশ্বাস বিশুদ্ধ ও স্বাস্থ্যকর। এটি একটি বিশাল মরুভূমি, যেখানে মানুষ কখনই নিঃসঙ্গ হয় না, কারণ সে অনুভব করে জীবন চারদিকে আলোড়িত। | উক্তি আমার বেদী হল পাহাড় এবং সমুদ্র। | উক্তি =আমার আত্মা সমুদ্রের গোপন আকাঙ্ক্ষায় পূর্ণ, এবং মহা সমুদ্রের হৃদয় আমার মাধ্যমে একটি রোমাঞ্চকর স্পন্দন পাঠায়। | লেখক =হেনরি ওয়াডসওয়ার্থ লংফেলো * আমি প্ল্যান করে কিছু বলি না। যা মনে আসে, তা-ই বলি। যা বিশ্বাস করি, তা-ই বলি। কথায় কথায় প্রসঙ্গ এসেছে, যা ঠিক মনে করি, বলে দিয়েছি। আইপিএল খেলতে ছুটির দরখাস্ত দেওয়া এবং এ নিয়ে বিতর্কে আকরাম খান ও নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের সমালোচনা প্রসঙ্গে। * জয়–পরাজয় থাকবেই, চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই! * আমি যখন খেলতে নামব, স্বাভাবিকভাবেই তো ‘লাস্ট’ হওয়ার জন্য খেলতে নামব না। একটা ছাত্র স্কুলে যতই কম যাক, কম পড়ুক; ও তো ফার্স্ট হওয়ার জন্যই পরীক্ষা দেয়। এক বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে খেলায় ফিরে মনোবল ফিরে পাওয়া প্রসঙ্গে সারদা দেবী ২২ ডিসেম্বর ১৮৫৩ – ২০ জুলাই ১৯২০) ছিলেন উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি হিন্দু ধর্মগুরু রামকৃষ্ণ পরমহংসের পত্নী ও সাধনাসঙ্গিনী এবং রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সংঘজননী। শ্রীরামকৃষ্ণ-ভক্তমণ্ডলীর কাছে তিনি শ্রীশ্রীমা নামে পরিচিত। রামকৃষ্ণ আন্দোলনের বিকাশ ও প্রসারে সারদা দেবীর ভূমিকা অনস্বীকার্য। * যদি শান্তি চাও, মা, কারও দোষ দেখো না। দোষ দেখবে নিজের। জগৎকে আপনার করে নিতে শেখ। কেউ পর নয়, মা, জগৎ তোমার। * আমি সত্যিকারের মা; গুরুপত্নী নয়, পাতানো মা নয়, কথার কথা মা নয়—সত্য জননী। * মানুষ তো ভগবানকে ভুলেই আছে। তাই যখন যখন দরকার, তিনি নিজে এক একবার এসে সাধন করে পথ দেখিয়ে দেন। এবার দেখালেন ত্যাগ। * যেমন ফুল নাড়তে-চাড়তে ঘ্রাণ বের হয়, চন্দন ঘষতে ঘষতে গন্ধ বের হয়, তেমনি ভগবত্তত্ত্বের আলোচনা করতে করতে তত্ত্বজ্ঞানের উদয় হয়। * ভালবাসায় সবকিছু হয়, জোর করে কায়দায় ফেলে কাউকে দিয়ে কিছু করানো যায় না। * সৎসঙ্গে মেশো, ভাল হতে চেষ্টা কর, ক্রমে সব হবে। * মনটাকে বসিয়ে আলগা না দিয়ে কাজ করা ঢের ভাল। মন আলগা হলেই যত গোল বাধায়। * আমি সতেরও মা, অসতেরও মা। * ভাঙতে সবাই পারে, গড়তে পারে কজনে? নিন্দা ঠাট্টা করতে পারে সব্বাই, কিন্তু কি করে যে তাকে ভাল করতে হবে, তা বলতে পারে কজনে? * যারা এসেছে, যারা আসেনি, আর যারা আসবে, আমার সকল সন্তানদের জানিয়ে দিও, মা, আমার ভালবাসা, আমার আশীর্বাদ সকলের ওপর আছে। আবু নাসির সালাহউদ্দিন ইউসুফ ইবনে আইয়ুব বা (বাংলায় প্রসিদ্ধ নাম সালাহুদ্দিন আইয়ুবি ১১৩৭/১১৩৮ – ৪ মার্চ ১১৯৩) ছিলেন মিশর ও সিরিয়ার প্রথম সুলতান এবং আইয়ুবীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। পাশ্চাত্যে তিনি সালাদিন বলে পরিচিত। তিনি কুর্দি জাতিগোষ্ঠীর লোক ছিলেন। শামে ইউরোপীয় ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে তিনি মুসলিম প্রতিরোধের নেতৃত্ব দেন। ক্ষমতার সর্বোচ্চ শিখরে তার সালতানাতে মিশর, সিরিয়া, মেসোপটেমিয়া, হেজাজ, ইয়েমেন এবং উত্তর আফ্রিকার অন্যান্য অংশ অন্তর্ভুক্ত ছিল। সালাহউদ্দিন যোদ্ধা ও শাসক হওয়ার পাশাপাশি মুসলিম পণ্ডিত হিসেবে পরিচিত। তিনি ছিলেন মুসলিম, আরব, তুর্কি ও কুর্দি সংস্কৃতিতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তার অধিকাংশ সম্পদ তিনি তার প্রজাদের দান করে যান। * কোনো জাতিকে যদি যুদ্ধ ছাড়া ধ্বংস করতে চাও; তাহলে সেই জাতির তরুণদের মাঝে অশ্লীলতা ছড়িয়ে দাও। তরুণ ও শ্লীলতা সম্পর্কে সালাহউদ্দিন * রক্ত কখনও ঘুমায় না। প্রতিশোধ নেবার জন্য জেগে থাকে। * আপনারা যদি এই চারণভূমি (ফিলিস্তিন) ছেড়ে না যান, তবে সালাহউদ্দিন এখানে এসে আপনাকে আক্রমণ করবে। আর এই আক্রমণ থেকে পিছু হটলে লজ্জা আর তিরস্কার অনেক বেশি হবে। উর্বর সমতলভূমি, উচ্চ পর্বত এবং মরুভূমির একটি দেশ। সিরিয়ায় বিভিন্ন জাতিগত এবং ধর্মীয় গোষ্ঠী: সিরীয় আরব, গ্রীক, আর্মেনীয়, অশূরীয়, কুর্দি, কার্কাসীয়, মানডিয়ান্স এবং তুর্কিসহ। ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলোর অন্তর্ভুক্ত: সুন্নি, শিয়া, খ্রিস্টান, আলবীয়, দ্রুজ, ইসমাইলি, মেন্ডীয়বাদী, সালাফি, ইয়াসীদ ও ইহুদি। সিরিয়ার রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর দামেস্ক। আরবরা হল বৃহত্তম নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী, এবং সুন্নীরা হল বৃহত্তম ধর্মীয় গোষ্ঠী। * সিরিয়া একটি গলে যাওয়া পাত্র। এটি এইরকমই ছিল, আজকের মত কারণ এটি বহু শতাব্দী ধরে বহুবিধ সংস্কৃতির একটি গলিত পাত্র, খ্রিস্টধর্মের আগে এবং খ্রিস্টধর্মের পরে, ইসলাম আসার আগে এবং ইসলাম আসার পরে। সিরিয়ার সমাজের জনসংখ্যাগত এবং সামাজিক কাঠামোতে যদি আপনার কোনো পরিবর্তন, নাটকীয় পরিবর্তন হয়, তাহলে সিরিয়ার ভবিষ্যত নিয়ে আপনার ভবিষ্যতে একটি বড় সমস্যা হতে চলেছে। সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৫আগস্ট, ১৯২৬ ১৩ মে, ১৯৪৭) বাংলা সাহিত্যে প্রগতিশীল ভাবধারার তরুণ কবি। তিনি এক নিম্নবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। মার্কসবাদী চেতনায় আস্থাশীল কবি হিসেবে সুকান্ত কবিতা লিখে বাংলা সাহিত্যে স্বতন্ত্র স্থান করে নেন। তিনি ছিলেন গণমানুষের কবি। অসহায়-নিপীড়িত সর্বহারা মানুষের সুখ, দুঃখ তার কবিতার প্রধান বিষয়। যাবতীয় শোষণ-বঞ্চনার বিপক্ষে তিনি বার বার দৃঢ় অবস্থান নিয়েছেন। মানবিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলা কাব্যধারার প্রচলিত প্রেক্ষাপটকে আমূল বদলে দিতে পেরেছিলেন। তার কবিতায় অনাচার ও বৈষ্যমের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিবাদ পাঠকদের সচেতন করে তোলে। মাত্র একুশ বছর সুকান্ত পৃথিবীতে বেঁচে ছিল। আবির্ভাবের প্রায় সঙ্গে সঙ্গে বাংলা সাহিত্য সুকান্তকে আশ্চর্য প্রতিভা ব’লে স্বীকৃতি দিয়েছিল। কিন্তু ঠিক বিকশিত হওয়ার মুখেই সেই আশ্চর্য প্রতিভার জীবনপ্রদীপ নিভে যায়। * সুকান্ত কাগজের মানুষ নয়, রক্তমাংসের মানুষ। তার আত্মবিশ্বাস কখনও কখনও অহমিকাকে স্পর্শ করে, তার যুক্তি কখনও কখনও আবেগে ভেঙে পড়ে। সাগর যেথায় সুকুমার সমগ্র রচনাবলী- প্রথম খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৫০ পাকাপাকি সুকুমার রায় সমগ্র রচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী ও কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪২০ অন্ধ মেয়ে সুকুমার সমগ্র রচনাবলী, প্রথম খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী ও কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৪৯ নদী সুকুমার সমগ্র রচনাবলী- প্রথম খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৪৯ * সুধীন্দ্রনাথ দত্ত আধুনিক বাংলা কাব্যের সবচেয়ে বেশি নিরাশাকরোজ্জ্বল চেতনা। সর্বব্যাপী নাস্তিকতা, দার্শনিক চিন্তা, সামাজিক হতাশা এবং তীক্ষ্ণ বুদ্ধিবাদ তার কবিতার ভিত্তিভূমি। **সুধীন্দ্রনাথ দত্ত সম্পর্কে জীবনানন্দ দাশ]]। * সুধীন্দ্রনাথ দত্ত ছিলেন একাধারে কবি ও বিদ্বান, স্রষ্টা ও মনস্বী। সংস্কৃত ও বাংলা সাহিত্যে, এবং একই সঙ্গে আবহমান পাশ্চাত্য সাহিত্যে তাঁর মতো বিস্তীর্ণ ও যত্নলব্ধ জ্ঞান ভারত ভূমিতে বিরল ও বিস্ময়কর। **সুধীন্দ্রনাথ দত্ত সম্পর্কে বুদ্ধদেব বসু]]। * প্রসঙ্গ, প্রকরণ ও বিন্যাস-যার কথাই ভাবি না কেন, নব নব গন্তব্যে পৌঁছুনোর উচ্চাশা কবির নেই। নেই রাবীন্দ্রিক শতবিচিত্রতা, একই কথা প্রায় একই ভঙ্গিতে তিনি বিভিন্ন কাব্যকোরাসে বলেছেন। একই কথা, কিন্তু দ্বিতীয় রহিত। অর্থাৎ সহজীবি কবিদের থেকে একেবারে আলাদা। তাঁর প্রকাশরীতি ও অভিজ্ঞতার পরিধি ছোট, ছোট কিন্তু গভীর, আর নিখুঁত নিটোল, নিজস্ব ও সমস্ত সুন্দর। **সুধীন্দ্রনাথ দত্ত সম্পর্কে আবদুল মান্নান সৈয়দ। সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় জন্ম: ২৬শে নভেম্বর, ১৮৯০— মৃত্যু: ২৯শে মে, ১৯৭৭) একজন বাঙালি ভাষাতাত্ত্বিক পণ্ডিত, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ। *আমার সব কীর্তির কথা ভুলে গেলেও ওই ‘''শেষের কবিতা''’র জন্যই মানুষ মনে রাখবে আমাকে শেষের কবিতা কবিতা বইয়ে সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের নামোল্লেখ সম্পর্কে *ভারতীয়রা যেদিন একহাতে ডিমের অমলেট খেতে খেতে অন্য হাতে বেদ পড়তে পারবে, সে দিনই বেদের যথার্থ মূল্যায়ন সম্ভব। *তুমি যেন ভাষা সম্বন্ধে ভূগোল বিজ্ঞানী আর আমি যেন ভবঘুরে। নানা দেশের শব্দ মহলের এমনকি তার প্রেতলোকের হাটছন্দ তোমার জানা, তার খবর তুমি সহজেই সাজিয়ে দিতে পারো সুসম্বন্ধ প্রণালীতে। **সুনীতির গদ্যের ভাষা সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] রবীন্দ্রনাথের মহাজাতির স্বপ্ন সুনীতিকুমারের লেখাতে বিভিন্ন জায়গায় ফুটে ওঠে। এই ফুটে-ওঠাটুকুর মধ্যে প্রাচীন পাণ্ডিত্য বর্তমান প্রয়োজনের সঙ্গে মেশে। *উচ্চতা অনেক রকমের হয়। হিমালয়ও উচ্চ, আবার মহীরূহও উচ্চ। একটি নিষ্প্রাণ, অন্যটি জীবনরসে সমৃদ্ধ। সুনীতিবাবুর ছিল সেই বনস্পতির উচ্চতা। **গুরুর মৃত্যুর পর ছাত্র সুকুমার সেন *কিছুদিন ওর কাটল পাহাড়ের ঢালুতে দেওদার গাছের ছায়ায় বই পড়ে পড়ে। গল্পের বই ছুঁলে না, কেননা, ছুটিতে গল্পের বই পড়া সাধারণের দস্তুর। ও পড়তে লাগল সুনীতি চাটুজ্যের বাংলা ভাষার শব্দতত্ত্ব, লেখকের সঙ্গে মতান্তর ঘটবে এই একান্ত আশা মনে নিয়ে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শেষের কবিতা বইয়ে *তোমার ভ্রমণবৃত্তান্ত বেশ লাগছে, তার প্রধান কারণ, ওর ভাষাটা অত্যন্ত তোমার নিজের মতো। … এ কলের জল নয়, ঝরণার জল। দ্বীপময় ভারত রচনাপ্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] *রক্তই স্বাধীনতার মূল্য দিতে পারে। আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব। **রুদ্রাংশু মুখার্জির দ্য গ্রেট স্পিচেস অব মডার্ন ইন্ডিয়া''য় (২০১১) উদ্ধৃত বার্মায় বক্তৃতা (জুলাই, ১৯৪৪)। ভারত ডাকছে ইন্ডিয়া ইজ কলিং)। রক্ত রক্তকে ডাকছে। উঠো, আমাদের হারানোর সময় নেই। তোমরা অস্ত্র নাও! আমরা শত্রুর পদমর্যাদা ভেদ করে আমাদের পথ খোদাই করব, অথবা ঈশ্বর চাইলে আমরা শহীদ হয়ে মরব। এবং আমাদের শেষ ঘুমের মধ্যে আমরা সেই রাস্তাটিকে চুম্বন করব যা আমাদের সেনাবাহিনীকে দিল্লিতে নিয়ে যাবে। দিল্লির রাস্তা স্বাধীনতার রাস্তা। দিল্লি চলো। মার্চ টু দিল্লি)। ইন্ডিয়া কলিং এ (১৯৪৬) নিজের এবং আর. আই. পলের উদ্ধৃতি, পৃষ্ঠা ৫ * মানুষ, টাকাকড়ি ,বাহ্যিক আড়ম্বর দিয়ে কখনোও স্বাধীনতা জয় করা যায় না। তার জন্য দরকার আত্মশক্তি, যা সাহসী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করবে। * শুধুমাত্র চিন্তার জন্য কোনও ব্যক্তির মৃত্যু হতে পারে। কিন্তু, সেই চিন্তা আজীবন অমৃত থাকে এবং তা একজন থেকে আরেকজনের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। * যদি জীবনে সংগ্রাম, ঝুঁকি না থাকে, তাহলে বেঁচে থাকা অনেকটা ফিকে হয়ে যায়। একজন ব্যক্তি একটি ধারণার জন্য মারা যেতে পারে, কিন্তু সেই ধারণাটি, তার মৃত্যুর পরে, হাজারো জীবনে অবতীর্ণ হবে। *আমরা যখন দাঁড়াবো, তখন আজাদ হিন্দ ফৌজ গ্রানাইটের দেয়ালের মতো হতে হবে; যখন আমরা মিছিল করবো, তখন আজাদ হিন্দ ফৌজকে স্টিমরোলারের মতো হতে হবে। ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনীর সুপ্রিম কমান্ডার হওয়ার বিষয়ে ১৯৪৩ সালের ২৬শে আগস্ট তার ভাষণে, যেমনটি দুর্লব সিং দ্বারা রচিত ফ্রমেশন ফর্মেশন অ্যান্ড গ্রোথ অব দ্য ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি (আজাদ হিন্দ ফৌজ এ (১৯৪৬) উদ্ধৃত হয়েছে, পৃষ্ঠা ২৫ *তাঁর দ্বারা ১৯৩৯ সালের গোড়ার দিকে তৈরি স্লোগানটি ছিল ব্রিটেনের অসুবিধাই ভারতের সুযোগ"। *[জাতীয়-সমাজতন্ত্র] শুধুমাত্র সংকীর্ণ ও স্বার্থপরই নয় বরং [এর জাতিগত দর্শনের জন্য] অহংকারী [একটি] অত্যন্ত দুর্বল বৈজ্ঞানিক ভিত্তি। **লিওনার্ড গর্ডনের উদ্ধৃতি, বেঙ্গল দ্য ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্ট, পৃষ্ঠা ২৬০ ও এলস্টে, কে (২০১০)। দ্য স্যাফরন স্বস্তিকা: দ নোশন অব "হিন্দু ফ্যাসিজম"। পৃ ৯৫৯ *আমাদের অসীম শক্তি আছে—নাই আমাদের আত্ম-বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা। নিজের উপর, নিজের জাতির উপর বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা ফিরাইয়া আনিতে হইবে। দেশবাসীকে অন্তরের সঙ্গে ভালবাসিতে হইবে। মানুষ অন্তরের সহিত যাহা আকাঙ্ক্ষা করে তাহা একদিন পাইবেই পাইবে। **নেতাজীর জীবনী ও বাণী নৃপেন্দ্রনাথ সিংহ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১১১ * স্বাধীনতার পুণ্য আলোক পেয়ে চীন, জাপান, তুরস্ক, মিসর পর্য্যন্ত আজ জগৎ-সভায় উন্নতশিরে এসে দাঁড়িয়েছে। তোমরা কি এখনও মোহাবেশে ঘুমিয়ে থাকবে? তোমরা ওঠো, জাগো, আর বিলম্ব করলে চলবে না। তরুণের স্বপ্ন সুভাষচন্দ্র বসু, কলকাতা, শ্রীগোপাললাল সান্যাল কর্ত্তৃক সঙ্কলিত ও প্রকাশিত, প্রকাশসাল- ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৯-১০ * বাঙ্গালী জাতীয় জীবনের অন্য সব ক্ষেত্রে অগ্রণী না হলেও আমার স্থির বিশ্বাস যে, স্বরাজ-সংগ্রামে বাঙ্গলার স্থান সর্ব্বাগ্রে। আমার মনের মধ্যে কোনও সন্দেহ নেই যে, ভারতবর্ষে স্বরাজ প্রতিষ্ঠিত হবেই এবং স্বরাজ প্রতিষ্ঠার গুরুভার প্রধানতঃ বাঙ্গালীকে বহন করতে হবে। তরুণের স্বপ্ন সুভাষচন্দ্র বসু, তৃতীয় সংস্করণ, শ্রীগোপাললাল সান্যাল কর্ত্তৃক সঙ্কলিত ও প্রকাশিত, প্রকাশসাল- ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬ * সত্য ও ন্যায়ের উপর আমাদের জাতীয়তা যদি প্রতিষ্ঠিত না হয় তবে সে জাতীয়তা একদিনও টিকিতে পারে না। নূতনের সন্ধান সুভাষচন্দ্র বসু, শ্রীগোপাললাল সান্যাল কর্ত্তৃক সঙ্কলিত ও প্রকাশিত, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১২৯ ১৩০ বন্ধু হেমন্তকুমার সরকারকে লেখা চিঠি * আমরা এখানে এসে কয়েকদিন সূতা কাটি। তারপর চরকাটা ভেঙ্গে যায় এবং যাঁর খুব বেশী উৎসাহ ছিল তিনি এখান থেকে বদলী হয়ে যান। তাই এখন ভাঙ্গা চরকাটা আলমারীর উপর তোলা আছে। একবার ইচ্ছা হয়েছিল কলকাতায় ডাক্তার পি. সি. রায়কে লিখি একটা চরকা পাঠাতে। তারপর ভাবলাম যে হয়তো পথে আসতে ২ ভেঙ্গে যাবে, তাই লেখা হ’ল না। বিভাবতী বসুকে লিখিত সুভাষচন্দ্র বসুর পত্র, মান্দালয় জেল, ইং ১৬ই ডিসেম্বর (১৯২৫ পত্রাবলী (১৯১২-১৯৩২ সুভাষচন্দ্র বসু, প্রকাশক- এম. সি. সরকার এন্ড সন্স লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২০৭ * বহু অভিজ্ঞতাকে আত্মসাৎ করেছে তোমার জীবন। কর্ত্তব্য-ক্ষেত্রে দেখলুম তোমার যে পরিণতি তার থেকে পেয়েছি তোমার প্রবল জীবনীশক্তির প্রমাণ। এই শক্তির কঠিন পরীক্ষা হয়েছে কারা-দুঃখে, নির্ব্বাসনে, দুঃসাধ্য রোগের আক্রমণে। কিছুতে তোমাকে অভিভূত করেনি। তোমার চিত্তকে করেছে প্রসারিত, তোমার দৃষ্টিকে নিয়ে গেছে দেশের সীমা অতিক্রম করে ইতিহাসের দূর বিস্তৃত ক্ষেত্রে। দুঃখকে তুমি করে তুলেছ সুযোগ, বিঘ্নকে করেছ সোপান। সে সম্ভব হয়েছে, যেহেতু কোন পরাভবকে তুমি একান্ত সত্য বলে মাননি। তোমার এই চরিত্র শক্তিকেই বাংলাদেশের অন্তরের মধ্যে সঞ্চারিত করে দেবার প্রয়োজন সকলের চেয়ে গুরুতর। *"সুভাষ বসু দেশপ্রেমিকদের মধ্যে একজন রাজপুত্র মহাত্মা গান্ধী মহাত্মা গান্ধীর সংগৃহীত কাজ আহমেদাবাদ: প্রকাশনা বিভাগ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, ভারত সরকার, নবজীবন ট্রাস্ট, ১৯৭২–৭৮ ভলিউম LXXXIII (৮৩৩ পৃ. ১৩৫ সুরদাস ১৪৭৯-১৫৮৬) ছিলেন মধ্যযুগীয় ভক্তিবাদী সন্তকবি। তিনি হিন্দি ভাষায় গান লিখতেন। তিনি ছিলেন হিন্দি সাহিত্যের বাৎসল্য রসের কবি। তার কাব্যের মূল বিষয় ছিল কৃষ্ণভক্তি। সুরদাস কথিত ভক্তিমার্গটি হল "পুষ্টিমার্গীয় ভক্তি"। ভক্তির দার্শনিক দিকটিও সুরদাসের কাব্যে প্রস্ফুটিত হয়েছে। সুরদাসের রচিত পঁচিশটি গ্রন্থের কথা জানা যায়। তার রচিত গ্রন্থগুলির মধ্যে সুরসাগর ও সাহিত্যলহরী বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী ১৮৮০ ১৯৩১) ছিলেন একজন বাঙালি লেখক ও কবি। তিনি উনবিংশ ও বিংশ শতকে বাঙালি মুসলিম পুনর্জাগরণের প্রবক্তাদের একজন। তিনি মুসলিমদের জন্যে বিজ্ঞানসাধনা, মাতৃভাষাচর্চা, নারীদের শিক্ষা এসবের পক্ষে লেখালেখি করেন। তার অনল-প্রবাহ কাব্যগ্রন্থটি ব্রিটিশ সরকার বাজেয়াপ্ত করে এবং স্বাধীনতার জন্য লিখে উপমহাদেশের প্রথম কবি হিসেবে কারাবন্দী হন। আজ সিরাজগঞ্জে আসিয়া সর্বপ্রথম অভাব অনুভব করিতেছি, আমাদের মহানুভব নেতা, বাংলার তরুণ মুসলিমের প্রথম অগ্রদূত, তারুণ্যের নিশান, বর্দার মওলানা সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী সাহেবের কথা। সিরাজগঞ্জের সিরাজীর সঙ্গে বাংলার সিরাজ, বাংলার প্রদীপ নিভিয়া গিয়াছে। যাঁহার অনল প্রবাহ সম বাণীর গৈরিক নিঃশ্রাব জ্বালাময়ী ধারা মেঘ-নিরন্ধ্র গগণে অপরিমাণ জ্যোতি সঞ্চার করিয়াছিল, নিদ্রাতুর বঙ্গদেশ উন্মাদ আবেগ লইয়া মাতিয়া উঠিয়াছিল, অনল প্রবাহের সেই অমর কবির কণ্ঠস্বর বাণীকুঞ্জে আর শুনিতে পাইব না। বঙ্গীয় মুসলিম তরুণ সম্মেলন (১৯৩২)-এ সিরাজীর স্মৃতিচারণায় কাজী নজরুল ইসলাম তরুণের সাধনা প্রবন্ধ থেকে) পঞ্চতন্ত্র বইয়ের বই কেনা রচনায় উদ্ধৃত। * রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে আসবে, কিন্তু বইখানা অনন্ত- যৌবনা- যদি তেমন বই হয়। তাই বোধ করি খৈয়াম তাঁর বেহেশতের সরঞ্জামের ফিরিস্তি বানাতে গিয়ে কেতাবের কথা ভোলেন নি। * হায়, আমার মাথার চর্তুদিকে যদি চোখ বসানো থাকত, তাহলে আচক্রবালবিস্তৃত এই সুন্দরী ধরণীর সম্পূর্ণ সৌন্দর্য একসঙ্গেই দেখতে পেতুম। * জ্ঞানার্জন ধনার্জনের চেয়ে মহত্তর। * বাঙালির বই কেনার প্রতি বৈরাগ্য দেখে মনে হয়, সে যেন গল্পটা জানে, আর মরার ভয়ে বই কেনা, বই পড়া ছেড়ে দিয়েছে। * চোখ বাড়াবার পন্থাটা কী? প্রথমত বই পড়া এবং তার জন্য দরকার বই কেনার প্রবৃত্তি। * কে বলে আমি টাকার মর্ম বুঝি না? ফুরিয়ে গেলেই টের পাই। * এক দোর বন্ধ হলে দশ দোর খুলে যায়; বোবার এক মুখ বন্ধ হলে দশ আঙুল তার ভাষা তর্জমা করে দেয়। * পরিপূর্ণ আনন্দের সময় মানুষের মন ভিন্ন ভিন্ন দিকে ধায় না। একটা আনন্দ নিয়ে সে পড়ে থাকতে ভালবাসে। * পৃথিবীর আর সব সভ্য জাত যতই চোখের সংখ্যা বাড়াতে ব্যস্ত, আমরা ততই আরব্য-উপন্যাসের এক-চোখা দৈত্যের মতো ঘোঁৎ ঘোঁৎ করি আর চোখ বাড়াবার কথা তুললেই চোখ রাঙাই। বেঁচে থাকো সর্দি-কাশি, চাচা কাহিনী, প্রকাশক- নিউ এজ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রথম সংস্করণ- আষাঢ ১৩৫৯, পৃষ্ঠা ১২১ * এমন সময় সেই পায়ের মৃদু চাপ। সব সংশয়ের অবসান, সব দুঃখ অন্তর্ধান। * জীবনই অভিজ্ঞতা, আর অভিজ্ঞতাই জীবন। অভিজ্ঞতাসমষ্টির নাম জীবন আর জীবনকে খন্ড খন্ড করে দেখলে এক-একটি অভিজ্ঞতা। এক-একটি অভিজ্ঞতা যেন এক এক ফোঁটা চোখের জলের রুদ্রাক্ষ। সব কটা গাঁথা হয়ে যে তসবী-মালা হয় তারই নাম জীবন। * রসের গোলক, এত রস তুমি কেন ধরেছিলে হায়! ইতালির দেশ ধর্ম ভুলিয়া লুটাইল তব পায় * সমুখে রয়েছে সুধা পারাবার নাগাল না পায় তবু আঁখি তার কেমনে সরাব কুহেলিকার এই বাধা রে। * আমার বিরহে তুমি অভ্যস্ত হয়ে যেওনা। আমার ওটুকুতেই চলবে। * নীরবতা’ যে শুধুমাত্র ‘হিরণ্ময়’ তাই নয়, সরব প্রশ্নকে নিধন করার মরণাস্ত্রও বটে। * যে ব্যামোর দেখবেন সাতান্ন রকমের ওষুধ, বুঝে নেবেন, সে ব্যামো ওষুধে সারে না। বেঁচে থাকো সর্দি-কাশি, চাচা কাহিনী, প্রকাশক- নিউ এজ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রথম সংস্করণ- আষাঢ ১৩৫৯, পৃষ্ঠা ১১১ * কিন্তু বাঙালি আর কিছু পারুক না পারুক,বাজে তর্কে খুব মজবুত। * জর্মন ভাষাতেই প্রবাদ আছে, ‘ওষুধ খেলে সর্দি সারে সাত দিনে, না খেলে এক সপ্তায়।’ বেঁচে থাকো সর্দি-কাশি, চাচা কাহিনী, প্রকাশক- নিউ এজ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রথম সংস্করণ- আষাঢ ১৩৫৯, পৃষ্ঠা ১১০ * সৌদি আরবে নারীরা ভোট দিতে পারবেন না, পাবলিক অফিসে দৌড়াতে পারবেন না বা গাড়ি চালাতে পারবেন না। নারীদের নিয়মিতভাবে জেলে ঢোকানো হয় এবং শুধুমাত্র তাদের সাথে সম্পর্কিত নয় এমন একজন পুরুষের উপস্থিতিতে মারধর করা হয়। ডক্টর ফিলের সৌদি সংস্করণ পুরুষদের কীভাবে তাদের স্ত্রীদের সঠিকভাবে মারতে হয় সে বিষয়ে টেলিভিশন পাঠ প্রদান করে। * সৌদি আরব হল মুসলিম বিশ্বের প্রাণকেন্দ্র … বিশ্বের সমস্ত মুসলিম দেশ যদি অসাম্য ও শিথিলতায় নিমজ্জিত হয় তাহলেও ইসলামের জন্য ততটা ক্ষতি হবে না, যতটা ক্ষতি হবে, আল্লাহ না করুন, সৌদি আরব এই প্রবণতা দেখাতে শুরু করে আবুল আ'লা মওদুদী, আসাফ হোসেন লিখিত মিশর, পাকিস্তান এবং ইরানের ইসলামী আন্দোলন ম্যানসেল প্রকাশনী, ১৯৮৩ পৃ. ৭২-এ উদ্ধৃত। * সৌদি আরব যদি মার্কিনী সুরক্ষার পোশাক ছাড়া থাকত, আমি মনে করি না এটি বর্তমান অবস্থায় থাকত। সৌন্দর্য হল একজন ব্যক্তি, স্থান, বস্তু বা ধারণার একটি বৈশিষ্ট্য যা আনন্দ, সুন্দর অর্থ বা সন্তুষ্টির উপলব্ধিমূলক অভিজ্ঞতা প্রদান করে। সৌন্দর্য অধ্যয়ন করা হয় নান্দনিকতা, সমাজবিজ্ঞান, সামাজিক মনোবিজ্ঞান এবং সংস্কৃতির অংশ হিসাবে। সৌন্দর্যের বিষয়গত অভিজ্ঞতা প্রায়শই প্রকৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে কিছু সত্তার ব্যাখ্যা জড়িত থাকে, যা আকর্ষণ এবং মানসিক সুস্থতার অনুভূতির দিকে পরিচালিত করতে পারে। | উক্তি একটি বাগানের সৌন্দর্য দেখেই কি এটা বিশ্বাস করা যায় না যে, এটার নিচে পরী রয়েছে? | গ্রন্থ দ্য হিচিকার'স গাইড টু গ্যালাক্সি (১৯৭৯ অধ্যায়, ১৬ | উক্তি সবকিছুর সৌন্দর্য আছে তবে সবাই তা দেখে না। | উক্তি যা স্থায়ী হয় তা অনুসরণ করুন। ভালো, সুন্দর এবং সত্যের জন্য বাঁচুন। | উক্তি এত স্বাভাবিক সৌন্দর্যের অধিকারী হওয়ার সাহস যে সেগুলি পরে দেখা গেলে লোকেরা বলে: কেন আমি আগে কখনও বুঝতে পারিনি যে এটিও সুন্দর? | উক্তি নদনদীতেও সৌন্দর্য আছে, পুষ্পে নক্ষত্রেও সৌন্দর্য আছে, মনুষ্যে পশুপক্ষীতেও সৌন্দর্য আছে, এ কথা প্লেটো না পড়িয়াও আমরা জানিতাম—সেই সৌন্দর্য ভূতের মতো বাহির হইতে আসিয়া বস্তুবিশেষে আবির্ভূত হয় অথবা তাহা বস্তুর এবং আমাদের প্রকৃতির বিশেষ ধর্মবশত আমাদের মনের মধ্যে উদিত হয়, সে-সমস্ত তত্ত্বের সহিত সৌন্দর্যসম্ভোগের কিছুমাত্র যোগ নাই। স্টিভেন উইলিয়াম হকিং বিকল্প প্রতিবর্ণীকরণে স্টিফেন উইলিয়াম হকিং ইংরেজি: Stephen William Hawking; ৮ই জানুয়ারি, ১৯৪২ – ১৪ই মার্চ, ২০১৮) একজন ইংরেজ তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী গণিতবিদ, বিশ্বতাত্ত্বিক ও বিজ্ঞান-বিষয়ক জনপ্রিয় ধারার লেখক। তাঁকে ২০শ শতকের অন্যতম সেরা তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানীদের একজন হিসেবে গণ্য করা হয়। হকিং যুক্তরাজ্যের ইংল্যান্ডের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের তাত্ত্বিক মহাবিশ্বতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের (সেন্টার ফর থিওরেটিক্যাল কসমোলজি) প্রধান ছিলেন। তিনি ১৯৭৯ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের লুকাসীয় অধ্যাপক ছিলেন এবং ২০০৯ সালের ১ অক্টোবর এই পদ থেকে অবসর নেন। এছাড়াও তিনি কেমব্রিজ নগরীর গনভিল অ্যান্ড কিজ কলেজের সভ্য (ফেলো) হিসেবে কাজ করেন। * রাগ মানুষের সব থেকে বড় শত্রু। সভ্যতাকে ধ্বংস করে দিতে পারে এই ক্রোধ। * কেউ যদি বলে আপনি ভুল করেছেন তাঁকে বলবেন, ভুল করা দরকারি। ভুল না করলে আমি বা আপনি কেউই বেঁচে থাকব না। * জীবন এমন এক শক্তি যা আপনাকে পরিবর্তনকে স্বীকার করতে শেখায়। * যে সমস্ত মানুষরা ভবিতব্যে বিশ্বাস করেন তাঁরাই রাস্তা পার করার সময় বারবার দু'দিকে তাকান। * আমি এখনো বড় হইনি। আমি এখনো প্রশ্ন করতেই থাকি। * যাঁরা বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বড়াই করেন, তাঁরা আসলে হেরে গিয়েছেন। * আপনার শারীরিক বাধা কখনো ভাল কাজে বাধা হতে পারে না। শারীরিক সীমাবদ্ধতার জন্য কখনো অনুতাপ করবেন না। কাজ করার উদ্যমে বৈকল্য থাকা সব থেকে খারাপ। * গত ৪৯ বছর নিয়ে আমার মৃত্যু নিয়ে নানা জল্পনা চলছে। তাই আমি আর মরতে ভয় পাই না। তবে মৃত্যুর আগে আমাকে অনেক কাজ করতে হবে। * মাটির দিকে তাকিও না, আকাশের দিকে তাকাও। কাজ করতে থাকো। কারণ কাজই জীবনে প্রাসঙ্গিক করে তোলে। আর যদি কপালে করে জীবনে ভালবাসা পাও কখনো তাকে ছুঁড়ে ফেল না। * মানুষ কথা বলেই সব থেকে বেশি সাফল্য লাভ করে। মানুষের ব্যর্থতার কারণও এই আলাপচারিতা। তবে কথাবার্তা চালিয়ে যাওয়া উচিত। * একমাত্র আত্মজ্ঞানের সাহায্যেই এই বিশ্বের উৎপত্তি, স্থিতি ও লয় সম্বন্ধে সমস্ত রহস্যই ভেদ হয়। যিনি আত্মদর্শন করিয়াছেন তিনি প্রলয়কালে জাগতিক বস্তু সমূহের কি হইবে তাহা পরিস্ফুটভাবে বুঝিতে পারেন। অমরত্ব লাভ করিতে ইচ্ছুক হইলে এই ′আত্মাকে′ জানিতে হইবে; ইহা ব্যতীত আর অন্য কোনও উপায় নাই। (আত্মজ্ঞান) * আত্মা আদি-রহিত এবং অন্তহীন। যে সমস্ত পদার্থ আমাদের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য তাহাদের পরিবর্তন হইবে এবং কালে তাহাদের নাশও হইবে; কিন্তু আত্মা চিরকালই একই ভাবে থাকিবে। (আত্মজ্ঞান) * যাঁহারা আত্মত্যাগ করিতে সক্ষম, যাঁহারা বিশ্বমানবের বেদীর উপর স্ব-স্ব-স্বার্থ বলি দিয়াছেন, তাঁহারাই চিরদিন জগতে মহৎ কার্য সম্পাদন করিয়াছেন। কলিকাতায় ছাত্রগণের উদ্দেশে স্বামী অভেদানন্দের বক্তৃতা, আমার জীবনকথা স্বামী অভেদানন্দ, দ্বিতীয় ভাগ, প্রকাশক- শ্রীরামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠ, কলিকাতা, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশকাল- সেপ্টেম্বর ১৯৯৮, পৃষ্ঠা ৩৩৯ * আধ্যাত্মিক-স্বাধীনতা বা মুক্তিই আদর্শ এবং তাহা লাভই আমাদের জীবনের লক্ষ্য হওয়া উচিত। উহা লাভ করিবার জন্য আমাদের প্রাণপণে চেষ্টা করা কর্তব্য, কারণ সর্বপ্রকার স্বাধীনতার মধ্যে উহাই শ্রেষ্ঠ ও সর্বোচ্চ। কলিকাতায় ছাত্রগণের উদ্দেশে স্বামী অভেদানন্দের বক্তৃতা, আমার জীবনকথা স্বামী অভেদানন্দ, দ্বিতীয় ভাগ, প্রকাশক- শ্রীরামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠ, কলিকাতা, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশকাল- সেপ্টেম্বর ১৯৯৮, পৃষ্ঠা ৩৪০ * উদ্দেশ্যকে আমাদের সর্বদা সৎ ও কল্যাণময় রাখিতে হইবে। উদ্দেশ্য সৎ হইলেই পৃথিবীর সকলের কাছে আমরা সম্মান পাইব। কলিকাতায় ছাত্রগণের উদ্দেশে স্বামী অভেদানন্দের বক্তৃতা, আমার জীবনকথা স্বামী অভেদানন্দ, দ্বিতীয় ভাগ, প্রকাশক- শ্রীরামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠ, কলিকাতা, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশকাল- সেপ্টেম্বর ১৯৯৮, পৃষ্ঠা ৩৪৩ * যিনি জন্মভূমি ও স্বদেশবাসীর হিতার্থে স্বীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়াছেন, তবে তাঁহার অনুসরণ করুন, আপনাদের জয় হইবে। কলিকাতায় ছাত্রগণের উদ্দেশে স্বামী অভেদানন্দের বক্তৃতা, আমার জীবনকথা স্বামী অভেদানন্দ, দ্বিতীয় ভাগ, প্রকাশক- শ্রীরামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠ, কলিকাতা, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশকাল- সেপ্টেম্বর ১৯৯৮, পৃষ্ঠা ৩৪৫ * সত্যদ্রষ্টা মহামানব সকল দেশেই ও সকল জাতির মধ্যেই জন্মিয়াছেন ও আছেন। আমাদিগের কর্তব্য হইবে তাঁহাদিগের পবিত্র আদর্শকে অনুসরণ করা। চন্দননগরে স্বামী অভেদানন্দের বক্তৃতা, আমার জীবনকথা স্বামী অভেদানন্দ, দ্বিতীয় ভাগ, প্রকাশক- শ্রীরামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠ, কলিকাতা, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশকাল- সেপ্টেম্বর ১৯৯৮, পৃষ্ঠা ৩৬৮ স্বামী বিবেকানন্দ ইংরেজি Swami Vivekananda জানুয়ারি ১২, ১৮৬৩ জুলাই ৪, ১৯০২) তিনি ছিলেন একজন হিন্দু সন্ন্যাসী, দার্শনিক, লেখক, সংগীতজ্ঞ এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর ভারতীয় অতীন্দ্রিয়বাদী রামকৃষ্ণ পরমহংসের প্রধান শিষ্য।ভারতবর্ষের নবজাগরণের প্রতিটি ক্ষেত্রকে তিনি এমনভাবে প্রভাবিত করেছিলেন যে তাকে আধুনিক ভারতবর্ষের স্রষ্টা আখ্যা দেওয়া যায়। বস্তুত, ভারতের জাতীয়তার প্রধান উন্মেষক তিনি ছিলেন একজন মানববন্ধু। তার কথা, তার বাণী — সাহসের বাণী, বীর্যবত্তার বাণী, সবই ইতি বাচক, শাশ্বত বাণী — চিরকাল মানুষকে উদ্দীপিত করবে আর এই বাণীর মধ্যে তিনি চিরকাল বিদ্যমান থাকবেন। * যাতে চরিত্র তৈরী হয়, মনের শক্তি বাড়ে, বুদ্ধির বিকাশ হয়, নিজের পায়ে নিজে দাঁড়াতে পারে, এই রকম শিক্ষা চাই। * মানুষের মধ্যে যে দেবত্ব প্রথম থেকেই আছে, তার বিকাশই ধর্ম। বর্ত্তমান ভারত- স্বামী বিবেকানন্দ, প্রকাশক- উদ্বোধন কার্য্যালয়, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩১২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬৫-৬৬ * টাকায় কিছু হয় না, নামেও না, যশেও না, বিদ্যায়ও হয় না, ভালবাসায় সব হয়—চরিত্রই বাধাবিঘ্নরূপ বজ্রদৃঢ় প্রাচীরের মধ্য দিয়া পথ করিয়া লইতে পারে। * যারা অপরের নিঃশ্বাসে অপবিত্র হয়ে যায়, তারা আবার অপরকে কি পবিত্র করবে? ছুৎমার্গ এক প্রকার মানসিক ব্যাধি, সাবধান! সব প্রকার বিস্তারই জীবন, সব প্রকার সঙ্কীর্ণতাই মৃত্যু। * কখনও বড় পরিকল্পনার হিসাব করবেন না, ধীরে ধীরে আগে শুরু করুন, আপনার ভূমি নির্মাণ করুন তারপর ধীরে ধীরে এটিকে  প্রসার করুন। * যখন আপনি ব্যস্ত থাকেন তখন সব কিছুই সহজ বলে মনে হয় কিন্তু অলস হলে কোনো কিছুই সহজ বলে মনে হয়না। * নিজের প্রতি সত্‍ থাকা, নিজের ওপর বিশ্বাস রাখাই সবচেয়ে মহান ধর্ম। * অন্য কারোর জন্য অপেক্ষা করো না, তুমি যা করতে পারো সেটা করো কিন্তু অন্যের উপর আশা করো না। * দুনিয়া আপনার সম্বন্ধে কি ভাবছে সেটা তাদের ভাবতে দিন| আপনি আপনার লক্ষ্যগুলিতে দৃঢ় থাকুন, দুনিয়া আপনার একদিন পায়ের সম্মুখে হবে। *মানুষের জন্ম প্রকৃতি কে জয় করিবার জন্যই, তাহাতে অনুসরণ করার জন্য নয়। *তুমি যখন নিজের দেহ মাত্র বলিয়া ভাবো, তখন তুমি বিশ্বজগৎ হইতে বিচ্ছিন্ন; নিজেকে যখন জীব বলিয়া ভাবো, তখন তুমি সেই শাশ্বত মহান্ জাতির একটি কণিকামাত্র; আর যখন নিজের আত্মা বলিয়া ভাবো, তখন তুমিই সব কিছু। *ইচ্ছাশক্তি স্বাধীন নয়—ইহা কার্যকারণের গণ্ডিরই মধ্যস্থ ব্যাপার-বিশেষ; কিন্তু এই ইচ্ছাশক্তির পিছনে এমন কিছু আছে যাহা স্বাধীন। *সততা এবং পবিত্রতাই শক্তির আকর। * নিজের উপর বিশ্বাস না আসিলে ঈশ্বরে বিশ্বাস আসে না। *‘আমরা দেহ’—এই ভ্রমই সকল অমঙ্গলের মূল। আদি পাপ বলিয়া যদি কিছু খাকে, ইহাই সেই পাপ। *একদল বলেন, চিন্তা—জড় হইতে উৎপন্ন; আবার অপর দলের মতে চিন্তা হইতে জড়-জগতের উৎপত্তি। এই দুইটি মতবাদই ভুল। জড়বস্তু এবং চিন্তা পরস্পর-সহগামী। তৃতীয় এমন একটি বস্তু আছে, যাহা হইতে জড় এবং চিন্তা দুই-ই উদ্ভূত। *আকাশের ভিত্তিতে যেমন সমস্ত জড়কণা একত্র হয়, তেমনি কালের ভিত্তিতে সমস্ত চিন্তাতরঙ্গ মিলিত হয়। সকল জড় পদার্থ যেমন আকাশে (দেশে সীমাবদ্ধ, সকল চিন্তাও তেমনি কালে সীমাবদ্ধ। *ঈশ্বরের সংজ্ঞা নির্ণয় করিতে যাওয়া মানে পিষ্টপেষণ করা, কারণ তিনিই একমাত্র সত্তা—যাহাকে আমরা জানি। *ওঠো, জাগো এবং নিজের লক্ষ্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত থেমো না। *চালাকির দ্বারা কোনো মহৎ কার্য সাধিত হয় না। *জগতে যদি কিছু পাপ থাকে, তবে দুর্বলতায় সেই পাপ। সকল প্রকার দুর্বলতা ত্যাগ করো – দুর্বলতাই মৃত্যু, দুর্বলতাই পাপ। *শিক্ষা হচ্ছে ইতিমধ্যে মানুষের মধ্যে থাকা উৎকর্ষের প্রকাশ। ‘সখার প্রতি’ কবিতা, বীরবাণী স্বামী বিবেকানন্দ, প্রকাশক- কলিকাতা বিবেকানন্দ সোসাইটী, কলিকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩১২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৯ * তিনি ভারতের ঋষি হউন, বা প্রতীচ্যের মনীষী হউন — তাহাকে লইয়া আমরা মানবমাত্রেই ধন্য। * যদি আপনি ভারতকে জানতে চান, বিবেকানন্দকে অধ্যয়ন করুন। তাঁর মধ্যে সবকিছু ইতিবাচক এবং নেতিবাচক কিছুই নেই। * আমাদের সমাজে অনেকেই আছেন যারা বুদ্ধিমান সাজতে গিয়ে প্রমাণ করে দেন তিনি কতটা বোকা। আবার অনেকে আছেন যারা বোকা সেজে প্রমাণ করে দেন তিনি কতটা বুদ্ধিমান। এসব ক্ষেত্রে বুদ্ধি খাটিয়ে বুঝতে হবে কে বোকা, কে বুদ্ধিমান। * কথা বলার সময় অন্যে টের পাওয়ার আগে আমাদের ঢের ভেবে নেয়া উচিত এর জের কোন দিকে যাবে। * একদল অসৎ লোকের চেয়ে একজন সৎ লোক অনেক বড়, একদল অযোগ্য লোকের চেয়ে একজন যোগ্য লোক অনেক বড়, একদল অলস লোকের চেয়ে একজন কর্মঠ লোক অনেক বড়। * কথায় চিড়ে না ভিজলেও মানুষ ভেজে। * নিজ পরিচয়ে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করুন। কোন এক বড় নেতার পাশে দাঁড়িয়ে ছবি উঠানোর মানে এই নয় যে আপনিও একজন বড় নেতা। * আমাদের জন্য সব সময়কার মহা মূল্যবান এই বই এবং পরিবেশ বন্ধু গাছ। ইত্যাদি টেলিভিশন অনুষ্ঠানের প্রায় প্রতি পর্বে *বিস্তারিত বিশ্লেষণের পর বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ ও সুস্পষ্ট প্রতিবেদন দিয়েছিল বিচারপতি হামুদুর রহমান কমিশন। কিন্তু আমরা সেটা পড়েও দেখিনি। * “সেই বৃক্ষের মতন হও, যখন লোকে তাকে পাথর ছুঁড়ে দেয়, সে তার বিনিময়ে দেয় সুস্বাদু ফল।” * “আমাদের এমন প্রজন্ম প্রয়োজন যারা ইসলামকে আঁকড়ে ধরে রাখবে, ইসলাম তাদেরকে ধরে রাখবে এমন নয়।” হাসান আল বান্নাকে নিয়ে উক্তি হাসান ইবনে আল-হায়সাম আরবি: أبو علي، الحسن بن الحسن بن الهيثم আলহাজেন নামেও পরিচিত; ৯৬৫ – ১০৪০) ছিলেন ইসলামী স্বর্ণযুগের একজন মুসলিম আরব গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং পদার্থবিদ। * সত্য অন্বেষণকারী সে নয় যে প্রাচীনদের লেখাগুলি অধ্যয়ন করে এবং তার স্বাভাবিক স্বভাব অনুসরণ করে তাদের উপর আস্থা রাখে, বরং সেই ব্যক্তি যে তাদের উপর তার বিশ্বাসকে স্থগিত করে এবং সেগুলি থেকে যা সংগ্রহ করে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলে, যে আত্মসমর্পণ করে। যুক্তি এবং প্রদর্শনের জন্য, এবং এমন একজন মানুষের কথা নয় যার প্রকৃতি সব ধরণের অপূর্ণতা এবং ঘাটতিতে পরিপূর্ণ। এইভাবে যে লোকটি বিজ্ঞানীদের লেখার তদন্ত করে, তার দায়িত্ব যদি সত্য শেখা তার লক্ষ্য হয়, তবে সে যা পড়ে তার নিজেকে শত্রুতে পরিণত করা এবং তার বিষয়বস্তুর মূল এবং প্রান্তিকে তার মনকে প্রয়োগ করে তাকে আক্রমণ করা। প্রতিটি দিকে তার নিজেকে সন্দেহ করা উচিত কারণ তিনি এটির সমালোচনামূলক পরীক্ষা করেন, যাতে তিনি কুসংস্কার বা নম্রতার মধ্যে পড়া এড়াতে পারেন। * আমি ক্রমাগত জ্ঞান ও সত্যের সন্ধান করেছি, এবং এটি আমার বিশ্বাস হয়ে উঠেছে যে ঈশ্বরের প্রতি প্রফুল্লতা এবং ঘনিষ্ঠতা অর্জনের জন্য, সত্য এবং জ্ঞানের সন্ধানের চেয়ে ভাল উপায় আর কিছু নেই। * যে কেউ সত্যের অন্বেষণ করে সে তার পূর্বসূরীদের লেখা অধ্যয়ন করে এবং কেবল তাদের সম্পর্কে তার নিজের ভাল মতামত গ্রহণ করে এগিয়ে যাবে না। যে কেউ বিজ্ঞানের কাজ নিয়ে পড়াশোনা করে, সে যদি সত্যকে খুঁজে পেতে চায়, তবে সে যা কিছু পড়ে তার সমালোচকে রূপান্তরিত করতে হবে। তাকে অবশ্যই সর্বাধিক নির্ভুলতার সাথে পরীক্ষা এবং ব্যাখ্যাগুলি পরীক্ষা করতে হবে এবং সমস্ত কোণ এবং দিক থেকে তাদের প্রশ্ন করতে হবে। * যদি সত্য শেখাই বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য হয় হবে অতঃপর সে যা কিছু পড়ে, তার জন্য নিজেকে শত্রু তে পরিণত করতে হবে। | উক্তি শান্তির শুরু হয় হাসি থেকে। | উক্তি যদি আপনার ভিতর আর মাত্র একটা হাসি বেঁচে থাকে, তাহলে সেটা তাকেই দিন যাকে আপনি খুব ভালোবাসেন। | উক্তি হাস্যরত একজন মানুষের মুখে তার মনের ছায়া দেখা যায়। | উক্তি সবাই একই ভাষায় হাসে। | উক্তি তোমার খুশি থাকা তোমার শত্রুদের জন্য সবচেয়ে বড় শাস্তি তাই নিজেকে সবসময় খুশি রাখো। | উক্তি যার মুখে সারাক্ষন হাসি লেগে থাকে, সে নিজের ভিতর এমন এক কঠোর মনোভাবকে লুকিয়ে রেখেছে যা ভীষন ভয়ঙ্কর হয়ে থাকে। | উক্তি দুশ্চিন্তা করে কী লাভ? আপনার পুরনো দুশ্চিন্তাগুলো একটি পুরাতন কিটব্যাগে মুখবন্ধ করে রাখুন। আর হাসুন, হাসুন এবং হাসুন। | উক্তি আপনার নিজের হাসির কারণে আপনি জীবনকে আরও সুন্দর করে তোলেন। | উক্তি যারা সমস্যায় হাসে তাদের আমি ভালোবাসি। | উক্তি জীবিতদের হাসা উচিত, কারণ মৃতরা তা পারে না। | লেখক জর্জ আর আর মার্টিন | উক্তি আমার জীবনে অনেক সমস্যা আছে। তবে আমার ঠোঁট তা জানে না। তারা সবসময় হাসে। | উক্তি চলুন একটা কাজ করি, যখন হাসা আমাদের পক্ষে কঠিন হয়ে যাচ্ছে তখন আমরা একে অপরের সাথে হাসিমুখে মিলিত হই। একে অপরকে দেখে হাসিমুখে থাকো এবং নিজের পরিবারের জন্য সময় বের করো। | উক্তি এক মুহূর্তের জন্যই হোক না কেন, অন্যের মুখের হাসির কারণ হও। | উক্তি হাসিকে একমাত্র তখনই থামাও যখন সেটা অন্যকে দুঃখ দিতে পারে, তা না হলে মন খুলে হাসো। | উক্তি তুমি বুঝতে পারবে তোমার জীবন সার্থক, যদি তুমি শুধু হাসতে পারো। | উক্তি হাসি আপনাকে সঠিক পথে রাখে, হাসি বিশ্বকে একটি সুন্দর জায়গা করে তোলে। যখন আপনি আপনার হাসি হারিয়ে ফেলবেন,আপনি জীবনের পথটি বিশৃঙ্খলার পথে হারাবেন। | উক্তি আপনার হাসি দিয়ে বিশ্বকে পরিবর্তন করুন; বিশ্বকে আপনার হাসি পরিবর্তন করতে দেবেন না। | উক্তি যে মন খুলে হাসতে পারে না, সেই পৃথিবীর সবচেয়ে অসুখী ব্যক্তি। | উক্তি মন খুলে হাসতে হলে নিজের যন্ত্রনাগুলোর সাথে খেলতে শেখো। | উক্তি হাসি ছাড়া একটি দিন মানে সেই দিনটা নষ্ট। | উক্তি আমার দুঃখ কষ্টগুলো কারো কারো হাসির কারণ হয়ে থাকতে পারে কিন্তু আমার হাসিগুলি যেন কখনই কারো দুঃখের কারণ হয়ে না দাঁড়ায়। | উক্তি হাসি হল ঔষধ, যেটা দুঃখ থেকে মুক্তি দেয়। | শ্রেণি দুঃখ মুক্তি ঔষধ]] | উক্তি আপনার হাসি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিন। এটি হলো বন্ধুত্ব এবং শান্তির প্রতীক। | উক্তি হাসি সবসময় সুখের কারণ বুঝায় না, মাঝে মাঝে এটাও বুঝায় যে, আপনি কতটা বেদনা লুকাতে পারেন। | উক্তি হাসি নিঃসন্দেহে অন্যতম সেরা সৌন্দর্য। আপনার যদি হাস্যরসের এবং জীবন সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকে তবে তা খুব সুন্দর। | উক্তি একটি সাধারণ হাসি। যা আপনার হৃদয় প্রশস্ত করে এবং অন্যের প্রতি মমত্ববোধ তৈরি করে। | উক্তি একটি হাসি আপনার দৃষ্টি পরিবর্তন করার জন্য একটি সহজ উপায়। | উক্তি বিজ্ঞান ভাবতে শেখায় কিন্তু প্রেম হাসি শেখায়। | উক্তি যদি আমি আপনার চোখে ব্যথা দেখতে পাই তবে আপনার অশ্রুগুলি আমার সাথে ভাগ করুন। যদি আমি আপনার চোখে আনন্দ দেখতে পাই তবে আপনার হাসিটি আমার সাথে ভাগ করুন। | উক্তি উষ্ণ হাসি হল দয়ার সর্বজনীন ভাষা | লেখক উইলিয়াম আর্থার ওয়ার্ড | উক্তি একটি হাসি হল ঝামেলা হলেও সমস্যা থেকে দূরে আসার সেরা উপায়। | উক্তি জীবন আয়নার মতো। এতে হাসুন এবং তা আপনার দিকে ফিরে হাসি। | উক্তি আপনাকে হাসি তৈরি করে এমন কোনও কিছুর জন্য কখনই অনুশোচনা করবেন না। | উক্তি হাসুন, এটি বিনামূল্যে থেরাপি | উক্তি হাসি! এটি আপনার মুখের মান বাড়ায়। | উক্তি আপনার হাসি আপনাকে একটি ইতিবাচক প্রতিস্থাপন করবে যা লোকেরা আপনার চারপাশে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবে। | উক্তি এই দুনিয়া একটা আয়নার মতো। আপনি রাগ করলে দুনিয়াও আপনার উপর রাগ করবে আর আপনি আপনি হাসিখুশি থাকলে এটাও হাসিখুশি থাকবে। | উক্তি আপনি যা কিছুই পরেন না কেন, আপনার হাসির চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নয়। | উক্তি নিজের বোকামি বুঝতে পারার পর কারো দুঃখ হয়,কারো হাসি পায়। | উক্তি সকলকে আপন করে আত্মীভূত করে নেয়, আমার মতে হিন্দুধর্মের সৌন্দর্য সেটাই। মহাভারতের পবিত্র স্রষ্টা তাঁর মহান সৃষ্টি সম্পর্কে যা বলেছেন, হিন্দুধর্মের বেলাও তাই সত্য। যে কোন ধর্মে যা সারবস্তু আছে, হিন্দুধর্মেও তা আছে। হিন্দুধর্মে যা নেই, তা অসার ও অপ্রয়োজনীয়। | গ্রন্থ ইয়ং ইন্ডিয়া, ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯২৫ | উক্তি পরীক্ষা করে দেখলাম, যত ধর্ম জানি, তার মধ্যে হিন্দুধর্ম সবচেয়ে সহিষ্ণু। এ ধর্ম কট্টরতা থেকে মুক্ত। এ ধর্ম এর প্রবক্তাকে আত্মবিকাশের সুযোগ দেয়। তাই আমার কাছে এর আবেদন খুব জোরালো। এ ধর্ম স্ব-সর্বস্ব নয়। তাই এ ধর্মে বিশ্বাসীদের, অন্য সব ধর্মকে শ্রদ্ধা করতেই শুধু শেখায় না, অন্যান্য ধর্মবিশ্বাসে যা কিছু ভালো, তাকে শ্রদ্ধা ও আত্মস্থ করতেও শেখায়। সকল ধর্মেই অহিংসার কথা আছে। তবে হিন্দুধর্মেই তা সর্বাধিক অভিব্যক্তি পেয়েছে, তার প্রয়োগও হয়েছে। (আমি জৈন ও বৌদ্ধধর্মকে হিন্দুধর্ম থেকে স্বতন্ত্র মনে করি না)। শুধু সকল মানব নয়, সকল প্রাণীর একত্বেই বিশ্বাস করে হিন্দুধর্ম। | গ্রন্থ ইয়ং ইন্ডিয়া, ২০ অক্টোবর ১৯২৭ | উক্তি প্রকৃত হিন্দুধর্ম মানুষকে কর্মযোগী করিয়া তোলে, কল্পনাবিলাসী নহে। | লেখক জগদীশ চন্দ্র বসু | উক্তি হিন্দু ধর্মের সৌন্দর্য হ'ল, এটি কোনও মনুষ্যনির্মিত ঐতিহাসিক ধর্ম নয়। এটি কোনও গির্জার, ত্রাণকর্তা ও ভাববাদীর উপর নির্ভর করে বা কোনও বিশ্বাস বা গোড়ামির প্রচার করে না; হিন্দু ধর্ম পৃথিবী এবং প্রকৃতি থেকে উত্থিত হয়, আমাদের অন্তর্নির্মিত হতে। এটি আমাদের মধ্যে সমগ্র মহাবিশ্বকে অভ্যন্তরীণ করতে দেয়। যখন পুরো বিশ্ব লেখাপড়া জানতো না, তখন ভারতের হিন্দুরা বেদ লিখেছিলেন। যখন পুরো বিশ্বে শিক্ষা চালু ছিল না তখন ভারতের হিন্দুদের গুরুকুলের মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়া হতো! | উক্তি আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের মতোই হিন্দুরা মহাজাগতিক মহাবিশ্বকে একটি চক্রীয় প্রকৃতির বলে মনে করেছিল। শিবের নৃত্যের দ্বারা প্রকাশিত প্রতিটি কল্পের পরিনামও পরবর্তী যুগের সূচনা। জনপ্রিয়তা হচ্ছে নেমে যাওয়ার সিঁড়ি]]। অনেকেই আজকাল জনপ্রিয়তার পথে নেমে যাচ্ছে। * পরমাত্মীয়ের মৃত্যুর শোকের মধ্যেও মানুষ কিছুটা সুখ বোধ করে যে সে নিজে বেঁচে আছে। * ব্যর্থরাই প্রকৃত মানুষ, সফলেরা শয়তান। * আমি এমন একটি সমাজ চাই যে সমাজ বলা যাক পশ্চিম ইউরোপীয় সমাজের চূড়ান্ত রূপ। সমাজতান্ত্রিক সমাজের স্বপ্নে বিভোর আমি নই, আমি চাই সবাই সচ্ছল থাকবে জ্ঞানচর্চা, আনন্দ, উল্লাস এবং যতপ্রথা রয়েছে সেসব অতিক্রম করে মানুষ সম্পূর্ণ মানবিক জীবন যাপন করবে। * বাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে বই খুলুন, অবাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে টেলিভিশন খুলুন। * আমাদের প্রায়-প্রতিটি মার্ক্সবাদী তাত্ত্বিকের ভেতরে একটি ক’রে মৌলবাদী বাস করে। তারা পান করাকে পাপ মনে করে, প্রেমকে গুনাহ মনে করে, কিন্তু চারখান বিবাহকে আপত্তিকর মনে করে না। * জীবনে কিছু কিছু প্রশ্ন থাকে যার উত্তর কখনও মিলেনা, কিছু কিছু ভুল থাকে যা শোধরানো যায়না, আর কিছু কিছু কষ্ট থাকে যা কাউকে বলা যায়না * বুদ্ধিজীবীরা এখন বিভক্ত তিন গোত্রে। ভন্ড, ভন্ডতর, ভন্ডতম * আমার অনুরাগীরা চরম অনুরাগ প্রকাশের সময় খুব আবেগভরে বলেন যে আমার মতো পণ্ডিত ও প্রতিভাবান লোক আর নেই; তাই আমার অনেক কিছুই হওয়া উচিত। যেমন অবিলম্বে আমার হওয়া উচিত কোনো একাডেমির মহাপরিচালক, বা কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ইত্যাদি। শুনে আমি তাঁদের ও নিজের জন্যে খুব করুণা বোধ করি। * এখানকার একাডেমিগুলো সব ক্লান্ত গর্দভ; মুলো খাওয়া ছাড়া ওগুলোর পক্ষে আর কিছু অসম্ভব * পৃথিবী জুড়ে প্রতিটি নরনারী এখন মনে করে তাদের জীবন ব্যর্থ; কেননা তারা অভিনেতা বা অভিনেত্রী হতে পারেনি * নিন্দুকেরা পুরোপুরি অসৎ হ’তে পারেন না, কিছুটা সততা তাঁদের পেশার জন্যে অপরিহার্য; কিন্তু প্রশংসাকারীদের পেশার জন্য মিথ্যাচারই যথেষ্ট * যতোদিন মানুষ অসৎ থাকে, ততোদিন তার কোনো শত্রু থাকে না; কিন্তু যেই সে সৎ হয়ে উঠে, তার শত্রুর অভাব থাকে না * মসজিদ ভাঙে ধার্মিকেরা, মন্দিরও ভাঙে ধার্মিকেরা। তারপরও তারা দাবী করে তারা ধার্মিক, আর যারা ভাঙাভাঙিতে নেই তারা অধার্মিক বা নাস্তিক * মানুষ মরণশীল, বাঙালি অপমরণশীল * নজরুলসাহিত্যের আলোচকেরা সমালোচক নন, তাঁরা নজরুলের মাজারের খাদেম * বাঙালি মুসলমানের এক গোত্র মনে করে নজরুলই পৃথিবীর একমাত্র ও শেষ কবি। তাদের আর কোনো কবির দরকার নেই * গণশৌচাগার দেখলেই কেনো যেন আমার বাঙালির আত্মাটির কথা বারবার মনে পড়ে * আধুনিক প্রচার মাধ্যমগুলো অসংখ্য শুয়োরবৎসকে মহামানবরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছে * বাঙালি আন্দোলন করে, সাধারণত ব্যর্থ হয়, কখনো কখনো সফল হয়; এবং সফল হওয়ার পর মনে থাকে না কেনো তারা আন্দোলন করেছিলো * রাজনীতি ও সংস্কৃতি সম্পুর্ণ বিপরীত বস্তু একটি ব্যাধি অপরটি স্বাস্থ্য * ‘মিনিষ্টার’ শব্দের মূল অর্থ ভৃত্য। বাঙলাদেশের মন্ত্রীদের দেখে শব্দটির মূল অর্থই মনে পড়ে * যে বুদ্ধিজীবী নিজের সময় ও সমাজ নিয়ে সন্তুষ্ট, সে গৃহপালিত পশু * এখন পিতামাতারা গৌরব বোধ করেন যে তাদের পুত্রটি গুন্ডা। বাসায় একটি নিজস্ব গুন্ডা থাকায় প্রতিবেশীরা তাঁদের সালাম দেয়, মুদিদোকানদার খুশি হয়ে বাকি দেয়, বাসার মেয়েরা নির্ভয়ে একলা পথে বেরোতে পারে, এবং বাসায় একটি মন্ত্রী পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে * মানুষের ওপর বিশ্বাস হারানো পাপ, তবে বাঙালির ওপর বিশ্বাস রাখা বিপজ্জনক * বাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে বই খুলুন, অবাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে টেলিভিশন খুলুন * একজন চাষী বা নদীর মাঝি সাংস্কৃতিকভাবে যতোটা মূল্যবান, সারা সচিবালয় ও মন্ত্রীপরিষদও ততোটা মূল্যবান নয় * বাঙালি যখন সত্য কথা বলে তখন বুঝতে হবে পেছনে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য আছে * এখানে অসতেরা জনপ্রিয়, সৎ মানুষেরা আক্রান্ত * অধিকাংশ রূপসীর হাসির শোভা মাংসপেশির কৃতিত্ব, হৃদয়ের কৃতিত্ব নয় * কবিরা বাঙলায় বস্তিতে থাকে, সিনেমার সুদর্শন গর্দভেরা থাকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত প্রাসাদে * পরমাত্মীয়ের মৃত্যুর শোকের মধ্যেও মানুষ কিছুটা সুখ বোধ করে যে সে নিজে বেঁচে আছে * ব্যর্থরাই প্রকৃত মানুষ, সফলেরা শয়তান * ধনীরা যে মানুষ হয় না, তার কারণ ওরা কখনো নিজের অন্তরে যায় না। দুঃখ পেলে ওরা ব্যাংকক যায়, আনন্দে ওরা আমেরিকা যায়। কখনো ওরা নিজের অন্তরে যেতে পারে না, কেননা অন্তরে কোনো বিমান যায় না * পুঁজিবাদের আল্লার নাম টাকা, মসজিদের নাম ব্যাংক * হিন্দুবিধানে পুরুষ দ্বারা দূষিত না হওয়া পর্যন্ত নারী পরিশুদ্ধ হয় না! * উচ্চপদে না বসলে এদেশে কেউ মূল্য পায় না। সক্রেটিস এদেশে জন্ম নিলে তাঁকে কোনো একাডেমির মহাপরিচালক পদের জন্যে তদ্বির চালাতে হতো ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন এবং নর্থ ডাকোটা স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পলিমার রসায়ন শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক হিসাবে দীর্ঘকাল কর্মরত ছিলেন। পরবর্তীতে লেখালেখি এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের স্বার্থে অধ্যাপনা ছেড়ে দেন। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাকে আটক করে এবং নির্যাতনের পর হত্যার জন্য গুলি চালায়। তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে যান। হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাস নন্দিত নরকে, ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয়। সত্তর দশকের সময় থেকে শুরু করে মৃত্যু অবধি তিনি ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কারিগর। এই কালপর্বে তার গল্প-উপন্যাসের জনপ্রিয়তা ছিল তুলনারহিত। তার অভূতপূর্ব সৃষ্টি হিমু এবং মিসির আলি ও শুভ্র চরিত্রগুলি বাংলাদেশের যুবকশ্রেণীকে গভীরভাবে উদ্বেলিত করেছে। বিজ্ঞান কল্পকাহিনীও তার সৃষ্টিকর্মের অন্তর্গত, তার রচিত প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী তোমাদের জন্য ভালোবাসা। তার টেলিভিশন নাটকসমূহ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। সংখ্যায় বেশি না হলেও তার রচিত গানগুলোও জনপ্রিয়তা লাভ করে। তার রচিত অন্যতম উপন্যাসসমূহ হলো মধ্যাহ্ন, জোছনা ও জননীর গল্প, মাতাল হাওয়া, লীলাবতী, কবি, বাদশাহ নামদার ইত্যাদি। বাংলা সাহিত্যের উপন্যাস শাখায় অসামান্য অবদানের জন্য তিনি ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমি প্রদত্ত বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে তার অবদানের জন্য ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে। তার নির্মিত চলচ্চিত্রগুলো সর্ব সাধারণ্যে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়। ১৯৯৪-এ তার নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক আগুনের পরশমণি মুক্তি লাভ করে। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সহ আটটি পুরস্কার লাভ করে। তার নির্মিত অন্যান্য সমাদৃত চলচ্চিত্রগুলো হলো শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯৯ দুই দুয়ারী (২০০০ শ্যামল ছায়া (২০০৪ ও ঘেটু পুত্র কমলা (২০১২)। শ্যামল ছায়া ও ঘেটু পুত্র কমলা চলচ্চিত্র দুটি বাংলাদেশ থেকে বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র বিভাগে অস্কারের জন্য দাখিল করা হয়েছিল। এছাড়া ঘেটু পুত্র কমলা চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পরিচালনা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। * ভালোবাসা একটা পাখি। যখন খাঁচায় থাকে তখন মানুষ তাকে মুক্ত করে দিতে চায়। আর যখন খোলা আকাশে তাকে ডানা ঝাপটাতে দেখে তখন খাঁচায় বন্দী করতে চায়। * ভালোবাসা ও ঘৃনা দুটাই মানুষের চোখে লেখা থাকে। * পৃথিবীতে অনেক ধরনের অত্যাচার আছে। ভালবাসার অত্যাচার হচ্ছে সবচেয়ে ভয়ানক অত্যাচার। এ অত্যাচারের বিরুদ্ধে কখনো কিছু বলা যায় না, শুধু সহ্য করে নিতে হয়। * এই পৃথিবীতে প্রায় সবাই, তার থেকে বিপরীত স্বভাবের মানুষের সাথে প্রেমে পড়ে।” * যদি আপনি অন্তর থেকে কাউকে চান, জেনে রাখুন সেই মানুষটিও আপনাকে ভেবেই ঘুমাতে যায়। * কাউকে প্রচন্ডভাবে ভালোবাসার মধ্যে এক ধরনের দুর্বলতা আছে। নিজেকে তখন তুচ্ছ এবং সামান্য মনে হয়। এই ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয়। * যে ভালবাসা যত গোপন, সেই ভালবাসা তত গভীর। * কাউকে ভালোবাসলে বেশি কাছে যাবার চেষ্টা করতে নাই। * প্রত্যেক ভালবাসায় দুইজন সুখী হলেও তৃতীয় একজন অবশ্যই কষ্ট পাবেই, এটাই হয়তো প্রকৃতির নিয়ম। * ভালোবাসার মাঝে হালকা ভয় থাকলে, সেই ভালোবাসা মধূর হয়। কেননা, হারানোর ভয়ে প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসা আরও বেড়ে যায়। * যে জিনিস চোখের সামনে থাকে তাকে আমরা ভুলে যাই। যে ভালোবাসা সব সময় আমাদের ঘিরে রাখে। তার কথা আমাদের মনে থাকে না…. মনে থাকে হঠাৎ আসা ভালোবাসার কথা। * বাঙালিকে বেশি প্রশংসা করতে নেই। প্রশংসা করলেই বাঙালি এক লাফে আকাশে উঠে যায়। * যে ভালোবাসা না চাইতে পাওয়া যায়, তার প্রতি কোনো মোহ থাকে না। হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৩০ – ১৪ জুলাই ২০১৯) বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান ও রাজনীতিবিদ যিনি ১৯৮৩ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে তার দেশ পরিচালনাকে অনেকেই সামরিক একনায়তন্ত্রের সাথে তুলনা করেন। তিনি জাতীয় পার্টি নামক রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন যা পরবর্তীতে বেশ কিছু উপদলে বিভক্ত হয়। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ আসন হতে তিনি জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং তিনি একাদশ জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। * পুলিশ হতে ১০ লাখ, শিক্ষক হতে পাঁচ লাখ টাকা লাগে। * মহাজোট ব্যর্থ হলে আমাকে প্রথম ফাসিঁ দেওয়া হবে। * দেয়ার ইজ নো সঙ্কট ইন জাতীয় পার্টি। * পুরুষ মানুষের বয়স হয় না, মনোবলটাই আসল। * এই গরুটাকে স্টেইজ থেকে নামিয়ে দেওয়া হোক। এসএ খালেককে দেখিয়ে দিয়ে এরশাদের উক্তি। * আমরা মানুষ খুন করিনি। আমাদের হাতে রক্তের দাগ নেই। হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদকে নিয়ে উক্তি * এরশাদের প্রধান অপরাধ পরিবেশদূষন: অন্যান্য সরকারগুলো পুরুষদের দূষিত করেছে, এরশাদ দূষিত করেছে নারীদেরও। * রবীন্দ্রের অভ্যুদয়ের পূর্ব্বে হেমচন্দ্র বঙ্গের শ্রেষ্ঠ কবি ছিলেন। তাঁহার জ্বলন্ত স্বদেশপ্রীতি, নারীজাতির প্রতি তাঁহার শ্রদ্ধাপূর্ণ অকপট সহানুভূতি, দেশাচারের প্রতি ঘৃণা ও ধিক্কার, জাতীয় পরাধীনতায় ক্লেশ ও লজ্জাবোধ—এ সকল তাঁহার মত তেজস্বিতা সহৃদয়তার সহিত তাঁহার পূর্ব্বে কেহ প্রকাশ করিতে পারেন নাই। **হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে কামিনী রায়]]। * সূর্য আলো দেয়, হেমন্তের আকাশ শিশির বর্ষণ করে, জ্যোৎস্না-পক্ষের চাঁদ জ্যোৎস্না ঢালে এদের বুকে। *তোমার বুকের ওড়না, আমার প্রেমের জায়নামাজ। কবিতার কসম খেলাম কবিতা থেকে। একটি পতাকা পেলে কবিতা থেকে * বিশ্বের সবচেয়ে ভালো আর সুন্দর জিনিসগুলো চোখে দেখা যায় না এমনকি ছুঁয়েও দেখা যায় না, সেগুলো হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করতে হয়। * একা আমি কিছু একটা করতে পারি, আর আমরা অনেকে অনেক কিছু করতে পারি। * আপনার মুখ সূর্যের দিকে রাখুন, আপনি ছায়া দেখতে পাবেন না। * তোমার মাথাকে কখনও নত হতে দিও না, সবসময় উঁচু করে রাখ চোখ বরাবর। * আলোতে একা হাঁটার চেয়ে বন্ধুর সাথে অন্ধকারে হাঁটা ভালো। * শিক্ষার সর্বোচ্চ ফল হল সহনশীলতা। * জীবন হচ্ছে একটা মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ ভ্রমণ-নয়তো কিছুই নয়। হোমার ছিলেন এক প্রাচীন গ্রিক মহাকাব্যিক কবি। তিনি ইলিয়াড ও ওডিসি মহাকাব্য এবং হোমারীয় স্তোত্রাবলির রচয়িতা। কথাসাহিত্য ও সাহিত্যের সাধারণ ইতিহাসে এই দুই মহাকাব্যের প্রভাব অপরিসীম। হোমারের সময়কাল নিয়ে প্রাচীনকালেই যথেষ্ট বিতর্ক ছিল; আজও আছে। হেরোডোটাসের মতে, হোমার হেরোডোটাসের জন্মের চারশো বছর আগে অর্থাৎ ৮৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ বিদ্যমান ছিলেন। কিন্তু অন্যান্য প্রাচীন সূত্রে তাঁকে ট্রয় যুদ্ধের অনেক নিকটবর্তী সময়ের (১১৯৪-১১৮৪ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ) মানুষ মনে করা হয়েছে। * অসৎ আনন্দের চেয়ে পবিত্র বেদনা ভালো। **বসুন্ধরা সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত অনূদিত, তীর্থ-সলিল- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত, প্রকাশক- সংস্কৃত প্রেস ডিপোজিটরি, প্রকাশস্থান-কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৯ দান্তে আলিঘিরি ডিভাইন কমেডিয়া ১৩২১ ইনফার্নো, ক্যান্টো ৪, লাইন ৮৮। হোমারই মূলত অন্যান্য কবিদের দক্ষতার সাথে মিথ্যা বলার শিল্প শিখিয়েছেন। * সব ধরণের বইয়ের মাঝে হোমারই প্রথম এবং সেরা। জর্জ চ্যাপম্যান The Iliads of Homer হোমারের ইলিয়াড ১৬১১ পাঠকের নিকট প্রস্তাবনা। * হোমারের রচনার গঠন-সংক্রান্ত প্রভাব সমগ্র গ্রিক সংস্কৃতির বিকাশে গভীর প্রভাব বিস্তার করেছিল। অনেক গ্রিকই তাঁকে তাঁদের জাতীয় সংগঠক মনে করেন। Translation in Bengali: আমি উইকিউক্তির জন্য ইংরেজি লোগোর আদতে একটি বাংলা লোগো তৈরি করেছি। সকল চলচ্চিত্র ভিত্তিক উক্তির ভুক্তির বিষয়শ্রেণী। টেলিভিশনের বিভিন্ন ধারাবাহিকের বিষয়শ্রেণি এটি। এই পাতাটি উইকিউক্তির প্রধান পাতার সকল টেমপ্লেটকে শ্রেণীবদ্ধ করছে। "description এই টেমপ্লেটটি প্রদত্ত উৎসের তথ্য (উদাঃ ইউআরএল, শিরোনাম) এবং বিভিন্ন বিন্যাসন বিকল্পগুলি ব্যবহার করে নিবন্ধেের উদ্ধৃতিকে ওয়েবসাইটের উদ্ধৃতির বিন্যাসে সংকলন করে।", "description অনুপযুক্ত ক্ষেত্রে (যেমন 'প্রধান পাতা পাতা' বা 'পাতাসমূহ' দেখানো বাতিল করতে 'হ্যাঁ' দিন", "description পাতা' বা 'পাতাসমূহ'-এর পরিবর্তে ব্যবহার করা যেতে পারে যেখানে একটি পৃষ্ঠা নম্বর অনুপযুক্ত বা অপর্যাপ্ত", "description বৈজ্ঞানিক কাগজপত্রের ArXiv ইলেকট্রনিক প্রাকমুদ্রণের একটি শনাক্তকারী", "description আমাজন স্ট্যান্ডার্ড আইডেন্টিফিকেশন নম্বর; ১০টি অক্ষর", "description মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্য অ্যামাজন সাইটগুলির জন্য ASIN শীর্ষ-স্তরের ডোমেন", "description ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার 10 দিয়ে শুরু হবে", "description ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড সিরিয়াল নাম্বার; ৮টি সংখ্যা; একটি হাইফেন ব্যবহার করে চারটি দলের দুটি গ্রুপে ভাগ করা যেতে পারে", "description অনলাইন কম্পিউটার লাইব্রেরির সেন্টার নম্বর", "description অফিস অফ সাইন্টিফিক এন্ড টেকনিকাল ইনফরমেশন শনাক্তকারী", "description রিকোয়েস্ট ফর কমেন্টস নম্বর", "description সোশ্যাল সাইন্স রিসার্চ নেটওয়ার্ক বা সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা নেটওয়ার্ক", "description জেন্ট্রাল্লাব্যাট গণিত সাময়িকী সনাক্তকারী", "description একটি অনন্য শনাক্তকারী ব্যবহৃত হয় যেখানে বিশেষায়িত কোন কিছু প্রযোজ্য নয়", "description লেখকদের মধ্যে বিভাজক পরিবর্তন করে; পূর্বনির্ধারিত মান হল অর্ধকোলন ও শূন্যস্থান; একটি শূন্যস্থান 32; হিসেবে এনকোড করা আবশ্যক", "description উৎসের একটি অ-প্রযুক্তিগত বা পর্যালোচনায় ইউআরএলের সংযোগ "description lay সারাংশের উৎসের নাম; বাঁকা লেখায় প্রদর্শিত হবে, তাঁর পূর্বে একটি এন ড্যাশ থাকবে", "description সারাংশের তারিখ; বন্ধনী মধ্যে প্রদর্শন", "description যখন কোন মান নির্ধারন করা হয়, লেখকদের তালিকার শেষ দুই নামের জন্য বিভাজক পরিবর্তন হয়ে 'space ampersand space' দেখাবে", "description ডিজিটাল সংস্করণ (সাধারণত একটি ডেটাবেস প্রদানকারী) সরবরাহকারী রিসোর্স সংগ্রাহককে চিহ্নিত করুন, যখন এটি প্রকাশক থেকে পৃথক হয় (উদা: উইকিপিডিয়া গ্রন্থাগারের জন্য "description উদ্ধৃত উৎসের শিরোনাম ওয়েবসাইটে যেভাবে রয়েছে; উদ্ধৃতি চিহ্নের ভেতর প্রদর্শিত হবে", "description উৎসের পূর্ণ তারিখ; উইকিসংযোগ প্রদান করবেন না", "description লেখকের নামের শেষাংশ; উইকিসংযোগ প্রদান করবেন না লেখকসংযোগ' ব্যবহার করুন "description লেখকের প্রদত্ত নাম বা নামের প্রথমাংশ, মধ্যাংশ, বা শুরুর অংশ; উইকিসংযোগ প্রদান করবেন না লেখকসংযোগ' ব্যবহার করুন "label ইউআরএল সংগ্রহ করার তারিখ", "description মূল ইউআরএলে প্রবেশের পূর্ণ তারিখ; উইকিসংযোগ প্রদান করবেন না", "description ওয়েব পাতার আর্কাইভকৃত অনুলিপির ইউআরএল, কোন কারণে মূল উৎস হারিয়ে গেলে যাতে যাচাইযোগ্য অনুলিপি থাকে আর্কাইভেরতারিখ' প্রয়োজন", "description মূল ইউআরএল আর্কাইভ করার তারিখ; উইকিসংযোগ প্রদান করবেন না", "description সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন বা সাময়িকী প্রকাশ করে এমন মূল প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির নাম; প্রকাশনার নামের পর প্রদর্শিত হয়", "description দ্বিতীয় লেখকের নামের শেষাংশ; উইকিসংযোগ প্রদান করবেন না লেখকসংযোগ২' ব্যবহার করুন" "description দ্বিতীয় লেখকের প্রদত্ত নাম বা নামের প্রথমাংশ, মধ্যাংশ, বা আদ্যক্ষর; উইকিসংযোগ প্রদান করবেন না", "description কাজের অন্যান্য অবদান নথিভুক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন 'জন স্মিথ কর্তৃক অঙ্কিত' বা 'জন স্মিথ কর্তৃক অনূদিত "description তথ্যসূত্রের উৎসের বছর; যদি মাস ও দিন পাওয়া যায় তবে 'তারিখ' ব্যবহার করুন", "description আন্তর্জাতিক মান পুস্তক সংখ্যা; সম্ভব হলে ১৩ সংখ্যার আইএসবিএন ব্যবহার করুন", "description উদ্ধৃত উৎসের ভাষা বিদেশী হলে সেই ভাষার সম্পূর্ণ নাম ব্যবহার করুন; আইকন বা টেমপ্লেট ব্যবহার করবেন না", "description উদ্ধৃত উৎসের শিরোনাম বিদেশি ভাষায় হলে তার বাংলা ভাষায় অনূদিত রূপ", "description তৃতীয় লেখকের নামের শেষাংশ বা বংশনাম; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না লেখকসংযোগ৩' ব্যবহার করুন।" "description চতুর্থ লেখকের নামের শেষাংশ বা বংশনাম; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না লেখকসংযোগ৪' ব্যবহার করুন।" "description পঞ্চম লেখকের নামের শেষাংশ বা বংশনাম; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না লেখকসংযোগ৫' ব্যবহার করুন।" "description ষষ্ঠ লেখকের নামের শেষাংশ বা বংশনাম; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না লেখকসংযোগ৬' ব্যবহার করুন।" "description সপ্তম লেখকের নামের শেষাংশ বা বংশনাম; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না লেখকসংযোগ৭' ব্যবহার করুন।" "description অষ্টম লেখকের নামের শেষাংশ বা বংশনাম; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না লেখকসংযোগ৮' ব্যবহার করুন।" "description নবম লেখকের নামের শেষাংশ বা বংশনাম; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না লেখকসংযোগ৯' ব্যবহার করুন। যদি নয় জন লেখক দেয়া হয়, তাহলে শুধু আটজনকে প্রদর্শন করা হবে ও শেষ লেখকের পরিবর্তে 'ও অন্যান্য' দেখানো হবে।" "description তৃতীয় লেখকের দেওয়া বা প্রথম নাম, মধ্যম নাম, বা আদ্যক্ষর; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না।" "description চতুর্থ লেখকের দেওয়া বা প্রথম নাম, মধ্যম নাম, বা আদ্যক্ষর; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না।" "description পঞ্চম লেখকের দেওয়া বা প্রথম নাম, মধ্যম নাম, বা আদ্যক্ষর; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না।" "description ষষ্ঠ লেখকের দেওয়া বা প্রথম নাম, মধ্যম নাম, বা আদ্যক্ষর; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না।" "description সপ্তম লেখকের দেওয়া বা প্রথম নাম, মধ্যম নাম, বা আদ্যক্ষর; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না।" "description অষ্টম লেখকের দেওয়া বা প্রথম নাম, মধ্যম নাম, বা আদ্যক্ষর; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না।" "description নবম লেখকের দেওয়া বা প্রথম নাম, মধ্যম নাম, বা আদ্যক্ষর; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না।" "description একটি নোঙ্গর সনাক্তকারী; সম্পূর্ণ তথ্যসূত্রের উইকিলিঙ্কের লক্ষ্য তৈরি করা যেতে পারে", "description সূত্র থেকে উল্লিখিত প্রাসঙ্গিক উক্তি; সর্বশেষে প্রদর্শিত হবে, উদ্ধরণ চিহ্নে আবদ্ধ; যতিচিহ্নের প্রয়োজন", "description বিষয়বস্তুকে সমর্থন প্রদানকারী উৎসের পাতা পৃ এর পর প্রদর্শিত", "description বিষয়বস্তুকে সমর্থন প্রদানকারী উৎসের পাতাসমূহ (উত্সের মধ্যে পাতার সংখ্যার একটি ইঙ্গিত নয় পাতা'-এর পর প্রদর্শিত হবে", "description প্রকাশনার ভৌগোলিক স্থান; সাধারণত উইকিসংযোগকৃত নয়; প্রকাশনার নামে স্থান অন্তর্ভুক্ত থাকলে বাদ দিন", "description প্রকাশনার স্থান শিরোনাম পরে দেখায়; যদি 'স্থান' বা 'অবস্থান' দেওয়া হয়, তা শিরোনামের আগে প্রদর্শিত হবে", "description প্রকাশনার তারিখ যখন কর্ম লিখনের তারিখ থেকে আলাদা; উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না", "description সম্পাদকের নামের প্রথমাংশ বা প্রদত্ত নাম বা অধ্যাক্ষর, উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না সম্পাদক-সংযোগ' ব্যবহার করুন, অতিরিক্ত সম্পাদক যোগ করতে একটি সংখ্যা প্রত্যয় হিসেবে দেয়া যেতে পারে'" "description সম্পাদকের নামের শেষাংশ বা বংশনাম, উইকিসংযোগ ব্যবহার করবেন না সম্পাদক-সংযোগ' ব্যবহার করুন, অতিরিক্ত সম্পাদক যোগ করতে একটি সংখ্যা প্রত্যয় হিসেবে দেয়া যেতে পারে'" "description সম্পাদক সম্পর্কে বিদ্যমান উইকিপিডিয়া নিবন্ধের শিরোনাম; অতিরিক্ত সম্পাদক যোগ করতে একটি সংখ্যা প্রত্যয় হিসেবে দেয়া যেতে পারে", "description প্রকাশনার একাধিক সংস্করণ থাকলে প্রযোজ্য; উদাহরণস্বরূপ দ্বিতীয় সংশোধিত পরিমার্জিত' ইত্যাদি", "description উৎসের মিডিয়ার প্রকার সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য", "description ইউআরএল' দ্বারা চিহ্নিত কাজের বিন্যাস; উদাহরণ: PDF, DOC, XLS; এইচটিএমএল নির্দিষ্ট করবেন না", "description বিবলিওগ্রাফিক রেফারেন্স কোড (REFCODE ১৯টি অক্ষর", "description উদ্ধৃতির জন্য সমাপ্তিসূচক যতিচিহ্ন উক্তি' সংজ্ঞায়িত করা হলে উপেক্ষা করা হবে; এটি বাদ করতে সংরক্ষিত কীওয়ার্ড 'none' ব্যবহার করুন", "description নিবন্ধন প্রয়োজন এমন অনলাইন উৎসগুলির জন্য প্রযোজ্য হ্যাঁ বা 'y বা 'true' বা 'yes দিন; সদসাতা দেয়া হলে এটি দেখানো হবে না যদি উভয় দেয়া থাকে", "description সদস্যতা প্রয়োজন এমন অনলাইন উৎসগুলির জন্য প্রযোজ্য হ্যাঁ বা 'y বা 'true' বা 'yes দিন", "description ড্যাশ বা পাঠ্য সহ প্রথম লেখকের নাম প্রতিস্থাপন করে; ড্যাশ em 'n' সংখ্যক বিস্তৃত করতে একটি সাংখ্যিক মান 'n' দিন; একটি লেখক বিভাজক ছাড়া পাঠ্য প্রদর্শন করতে একটি পাঠ্য মান দিন; উদাহরণস্বরূপ এর সাথে' পরিবর্তে", "description প্রকাশনার মূল বা প্রকৃত বছর; সুনির্দিষ্ট করুন", "description লেখক সম্পর্কে বিদ্যমান উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের শিরোনাম; একটি সংখ্যা উপসর্গ হিসেবে যোগ করে অতিরিক্ত লেখক যোগ করা যাবে", "label লেখকের নিবন্ধের সংযোগ ৩", "description তৃতীয় লেখক সম্পর্কে বিদ্যমান উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের শিরোনাম।", "label লেখকের নিবন্ধের সংযোগ ৪", "description চতুর্থ লেখক সম্পর্কে বিদ্যমান উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের শিরোনাম।", "label লেখকের নিবন্ধের সংযোগ ৫", "description পঞ্চম লেখক সম্পর্কে বিদ্যমান উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের শিরোনাম।", "label লেখকের নিবন্ধের সংযোগ ৬", "description ষষ্ঠ লেখক সম্পর্কে বিদ্যমান উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের শিরোনাম।", "label লেখকের নিবন্ধের সংযোগ ৭", "description সপ্তম লেখক সম্পর্কে বিদ্যমান উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের শিরোনাম।", "label লেখকের নিবন্ধের সংযোগ ৮", "description অষ্টম লেখক সম্পর্কে বিদ্যমান উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের শিরোনাম।", "label লেখকের নিবন্ধের সংযোগ ৯", "description নবম লেখক সম্পর্কে বিদ্যমান উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের শিরোনাম।", "label লেখকের নিবন্ধের সংযোগ ২", "description দ্বিতীয় লেখক সম্পর্কে বিদ্যমান উইকিপিডিয়ার নিবন্ধের শিরোনাম। (নয়জন পর্যন্ত লেখক তালিকাভুক্ত করা যেতে পারে "description ও অন্যান্য' ব্যবহৃত হবার আগে মোট লেখক প্রদর্শিত হবার সংখ্যা "description তারিখ যেদিন DOI ভাঙ্গা গেছে হিসেবে নির্ধারিত", "description ওয়েবসাইটের নাম, উইকিসংযোগ করা যেতে পারে; বাঁকা হরফে প্রদর্শিত হবে", "label সম্পাদকের নামের শেষাংশ ২", "label সম্পাদকের নামের প্রথমাংশ ২", "label সম্পাদকের নিবন্ধের সংযোগ ২", "description ইউআরএল প্রবেশের সীমাবদ্ধতার শ্রেণীকরণ", "label সম্পাদকের নামের শেষাংশ ৩", "label সম্পাদকের নামের শেষাংশ ৪", "label সম্পাদকের নামের শেষাংশ ৫", "label সম্পাদকের নামের শেষাংশ ৬", "label সম্পাদকের নামের শেষাংশ ৭", "label সম্পাদকের নামের শেষাংশ ৮", "label সম্পাদকের নামের শেষাংশ ৯", "label সম্পাদকের নামের প্রথমাংশ ৩", "label সম্পাদকের নামের প্রথমাংশ ৪", "label সম্পাদকের নামের প্রথমাংশ ৫", "label সম্পাদকের নামের প্রথমাংশ ৬", "label সম্পাদকের নামের প্রথমাংশ ৭", "label সম্পাদকের নামের প্রথমাংশ ৮", "label সম্পাদকের নামের প্রথমাংশ ৯", "label সম্পাদকের নিবন্ধের সংযোগ ৩", "label সম্পাদকের নিবন্ধের সংযোগ ৪", "label সম্পাদকের নিবন্ধের সংযোগ ৫", "label সম্পাদকের নিবন্ধের সংযোগ ৬", "label সম্পাদকের নিবন্ধের সংযোগ ৭", "label সম্পাদকের নিবন্ধের সংযোগ ৮", "label সম্পাদকের নিবন্ধের সংযোগ ৯", "description বাংলা বর্ণমালা ব্যবহার করে না এমন বিদেশী ভাষার শিরোনামের জন্য প্রযোজ্য (যেমন: আরবি, চীনা, সিরিলিক, গ্রীক, হিব্রু, জাপানী, ইংরেজি, কোরীয়, ভিয়েতনামি ইত্যাদি ভাষার বর্ণমালাভিত্তিক শিরোনামের জন্য প্রযোজ্য)। দুই অক্ষর বিশিষ্ট আইএসও ৬৩৯-১ ভাষা কোড ও কোলন উপসর্গ হিসেবে দিতে হবে। উদাহরণস্বরুপ জাপানির জন্য ব্যবহার করুন লিপির-শিরোনাম=ja "description যদি 'কার্যকর' নির্ধারন করা হয়, তবে শিরোনামের প্রদর্শন সমন্বিত করা হয়; সহায়ক যখন URLটি স্বতপ্রণোদিতভাবে আর্কাইভ করা হয় কিন্তু তা এখনো অকার্যকর বা মৃত নয়। ভাঙ্গা বা অকার্যকর লিঙ্কের জন্য অকার্যকর লিখুন।", বিষয়শ্রেণী:সংশ্লিষ্ট পাতা ছাড়া নথিপত্রের উপপাতা]] * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। এই মডিউলটি লুয়া টেমপ্লেটে প্রয়োগ করা হয়েছে। ['মডিউল:Math গণিত লুয়া মডিউলের উপর ভিত্তি করে টেমপ্লেট', ['মডিউল:BaseConvert ভিত্তি রূপান্তর লুয়া মডিউলের উপর ভিত্তি করে টেমপ্লেট', : অডিও ও ভিজ্যুয়াল লাইনার নোটসমূহ : রেডিও বা টেলিভিশন পর্বসমূহ : অ্যাকাডেমিক পত্রিকা ও কাগজপত্র : অডিও বা ভিডিও পডকাস্ট : অডিও বা ভিডিও ধারাবাহিকসমূহ যেকোনো নিবন্ধিত ব্যবহারকারী এই পাতায় প্রস্তাবনা দিতে আমন্ত্রিত। # পরামর্শ/সংগ্রহশালা পাতা হালনাগাদ করুন। মাস অনুসারে উক্তি থেকে পরামর্শ/আলোচনা মাস অনুসারে পরিচালনা করুন। উদাহণস্বরূপ উইকিউক্তি:আজকের উক্তি/ফেব্রুয়ারি]]। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। নতুন ব্যবহারকারী দল ও অনুমতি আমি উইকিপিডিয়াতে নতুন কিন্তু আমি কাজ করতে আগ্রহী। ["entity-not-found উইকিউপাত্তের সত্তা পাওয়া যায়নি।", ["site-not-found উইকিমিডিয়া প্রকল্প পাওয়া যায়নি।", ["local-article-not-found নিবন্ধটি উইকিউপাত্তে উপলব্ধ কিন্তু উইকিপিডিয়ায় নয়", ["editonwikidata উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন", * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। এই পাতায় উইকিউক্তির সবচেয়ে সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলি অনুসরণ করুন। লক্ষ্য করুন এই বিজ্ঞপ্তিটি যুক্ত করার পর যে কোনো সময়ই এই পাতাটি অপসারণ করা হতে পারে, যদি দ্রুত অপসারণের জন্য বিচারধারার শর্ত সম্পূর্ণরূপে পূরণ করে অথবা আলাপ পাতায় উল্লেখিত যুক্তিগুলো যথেষ্ট না হয়। নিবাস: কোলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত। পেশা: অবসরপ্রাপ্ত কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। শখ বই পড়া ও লেখালেখি। [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি community-page-wrapper অপসারণ, আলোচনা পাতায় সমস্যা সৃষ্টি করেছে * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। {{প্রশাসক শীর্ষ আইকন ইন্টারফেস প্রশাসক শীর্ষ আইকন}} mShared mShared or require('মডিউল:বিষয়শ্রেণী পরিচালনাকারী/শেয়ারকৃত') mShared mShared or require('মডিউল:বিষয়শ্রেণী পরিচালনাকারী/শেয়ারকৃত') mShared mShared or require('মডিউল:বিষয়শ্রেণী পরিচালনাকারী/শেয়ারকৃত') root:wikitext বিষয়শ্রেণী:অপর্যাপ্ত রঙ বৈপরীত্যসহ ব্যবহারকারী বাক্স বাংলা উইকিপিডিয়া পরিবারের অন্যতম সদস্য *একটি বীজ হয়তো খুব ছোট, কিন্তু তার মধ্যে রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা। তুমি ক্ষুদ্রতার কথা ভেবো না, সম্ভাবনার কথা ভাবো! *ভুল করেছো! ভুল স্বীকার করে নাও। অন্যায় করেছো! অনুতপ্ত হও। তাহলেই তুমি ভালো মানুষ। *ফল খেতে চাও! তাহলে বীজ লাগাও; চারাগাছে পানি দাও; দিনরাত গাছের যত্ন নাও। *অন্ধকার যখন ঘনীভূত হয় তখন বুঝতে হবে, নতুন ভোরের নতুন সূর্যোদয়ের সময় ঘনিয়ে এসেছে। *মানুষ যখন স্বার্থচিন্তায় তাড়িত হয় তখন তার ভিতরের শিশুটি হারিয়ে যায়। তার চোখের চাহনিতে এবং মুখের হাসিতে শিশুর সরলতা আর খুঁজে পাওয়া যায় না। *মানুষ যখন মানুষের ব্যথা বোঝে, মানুষের বিপদে মানুষ যখন পাশে দাঁড়ায়, যখন মানুষ মানুষের জন্য হাসে এবং কাঁদে, আকাশের ফিরেশতারা তখন অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। *যতদিন থাকবে ‘আমার এবং তোমার’ – এই বিভাজন, ততোদিন আসবে না গাছে ফল এবং মাঠে ফসল; ততোদিন ধরবে না কলি, ফোটবে না ফুল। তাই এসো ভাই, সাধনা করি, যেনো হতে পারি ‘আমরা’। *রুচিশীল সাহিত্য-সাধকের চিন্তা হয়ে থাকে খুবই উন্নত, গভীর ও সুদূর প্রসারী। তিনি উপলব্ধি করেন নির্বাক জড়বস্তুর অভিব্যক্তি এবং তাতে আপ্লুত হন। কখনো অন্যকেও আপ্লুত করেন। *নিরাশ হয়ো না! চাওয়ার মতো যদি চাইতে পারো তাহলে তুমিও অনেক কিছু পেতে পারো। এ দুয়ার থেকে তো ডাক আসে দিন রাত, এসো হে নেককার, এসো হে গোনাহগার, লুটে নাও আমার দানের ভাণ্ডার। | উক্তি মেয়েরা সাধারণত এত খারাপ যে ভাল আর মন্দ মেয়ের মধ্যে কোন পার্থক্যই করা যায় না। | উক্তি মেয়েদের সম্মান মেয়েদের কাছেই সবচেয়ে কম। | উক্তি কম বয়েসী মেয়ে হল রসগােল্লার মত যেখানে রাখবে সেখানেই পিঁপড়ে ধরবে। | উক্তি পৃথিবীতে বা সমুদ্রে যত হিংস্র প্রাণী আছে সবচেয়ে বৃহত্তম প্রাণী হল মেয়েরা। | উক্তি পুরুষেরা মেয়েদের খেলার সামগ্রী আর মেয়েরা শয়তানের খেলার সামগ্রী। মেয়েরা সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র বৈ কিছু নয়। | উক্তি বিড়াল, পাখি এবং মেয়েরা এমন ধরণের প্রাণী যারা নিজেদের প্রসাধনের উপর সর্বাধিক সময় নষ্ট করে। | উক্তি মেয়েরা হচ্ছে বিধাতার আজব সৃষ্টি। | উক্তি মেয়েদের একটি ভাল স্বভাব, কথা না বলে থাকতে পারে না। | উক্তি মেয়েদের অনুমান পুরুষদের নিশ্চয়তা হতে অনেক বেশী ঠিক। | উক্তি পুরুষ আধিপত্য ছেড়ে দিলেই মেয়েরা আধিপত্য শুরু করবে। দুর্বলের আধিপত্য অতি ভয়ংকর। | উক্তি অবাধ্য যার স্ত্রী জীবন তার দুর্বিষহ। | উক্তি একটি সুখের সংসার ধ্বংস করার জন্য শয়তান যতগুলাে অস্ত্র আবিস্কার করেছে,তার মধ্যে মারাত্মক অস্ত্র স্ত্রীর ঘ্যানর ঘ্যানর। একজন স্বামী হলেন বৈবাহিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে পুরুষ সঙ্গী। * রান্ধিয়া বারিয়া যেই বা নারী পতির আগে খায় সেই নারীর বাড়িতে শীঘগীর অলক্ষী হামায়। *পতির পায়ে থাকে মতি তবে তারে বলে সতী একনায়কেরা এখন গণতন্ত্রের স্তব করে, পুজিঁপতিরা ব্যস্ত থাকে সমাজতন্ত্রের প্রশংসায় # আমার অনুরাগীরা চরম অনুরাগ প্রকাশের সময় খুব আবেগভরে বলেন যে আমার মতো পণ্ডিত ও প্রতিভাবান লোক আর নেই; তাই আমার অনেক কিছুই হওয়া উচিত। যেমন অবিলম্বে আমার হওয়া উচিত কোনো একাডেমির মহাপরিচালক, বা কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ইত্যাদি। শুনে আমি তাঁদের ও নিজের জন্যে খুব করুণা বোধ করি। আমি হ'তে চাই জ্ঞান সমাজ সাফল্য # এখানকার একাডেমিগুলো সব ক্লান্ত গর্দভ; মুলো খাওয়া ছাড়া ওগুলোর পক্ষে আর কিছু অসম্ভব জ্ঞান রাজনীতি # পৃথিবী জুড়ে প্রতিটি নরনারী এখন মনে করে তাদের জীবন ব্যর্থ; কেননা তারা অভিনেতা বা অভিনেত্রী হতে পারেনি নারী সমাজ # নিন্দুকেরা পুরোপুরি অসৎ হ’তে পারেন না, কিছুটা সততা তাঁদের পেশার জন্যে অপরিহার্য; কিন্তু প্রশংসাকারীদের পেশার জন্য মিথ্যাচারই যথেষ্ট আচরণ জনপ্রিয় বাণী নিন্দা # যতোদিন মানুষ অসৎ থাকে, ততোদিন তার কোনো শত্রু থাকে না; কিন্তু যেই সে সৎ হয়ে উঠে, তার শত্রুর অভাব থাকে না আচরণ জনপ্রিয় বাণী দুর্নীতি # মসজিদ ভাঙে ধার্মিকেরা, মন্দিরও ভাঙে ধার্মিকেরা। তারপরও তারা দাবী করে তারা ধার্মিক, আর যারা ভাঙাভাঙিতে নেই তারা অধার্মিক বা নাস্তিক ধর্ম রাজনীতি সমাজ # মানুষ মরণশীল, বাঙালি অপমরণশীল বাঙালি # নজরুলসাহিত্যের আলোচকেরা সমালোচক নন, তাঁরা নজরুলের মাজারের খাদেম ধর্ম সমাজ সাহিত্য # বাঙালি মুসলমানের এক গোত্র মনে করে নজরুলই পৃথিবীর একমাত্র ও শেষ কবি। তাদের আর কোনো কবির দরকার নেই ধর্ম সমাজ সাহিত্য # গণশৌচাগার দেখলেই কেনো যেন আমার বাঙালির আত্মাটির কথা বারবার মনে পড়ে বাঙালি সমাজ # এক-বইয়ের-পাঠক সম্পর্কে সাবধান ধর্ম রাজনীতি সমাজ # আধুনিক প্রচার মাধ্যমগুলো অসংখ্য শুয়োরবৎসকে মহামানবরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছে রাজনীতি সমাজ # বাঙালি আন্দোলন করে, সাধারণত ব্যর্থ হয়, কখনো কখনো সফল হয়; এবং সফল হওয়ার পর মনে থাকে না কেনো তারা আন্দোলন করেছিলো রাজনীতি # রাজনীতি ও সংস্কৃতি সম্পুর্ণ বিপরীত বস্তু একটি ব্যাধি অপরটি স্বাস্থ্য রাজনীতি # ‘মিনিষ্টার’ শব্দের মূল অর্থ ভৃত্য। বাঙলাদেশের মন্ত্রীদের দেখে শব্দটির মূল অর্থই মনে পড়ে রাজনীতি # যে বুদ্ধিজীবী নিজের সময় ও সমাজ নিয়ে সন্তুষ্ট, সে গৃহপালিত পশু সমাজ # এখন পিতামাতারা গৌরব বোধ করেন যে তাদের পুত্রটি গুন্ডা। বাসায় একটি নিজস্ব গুন্ডা থাকায় প্রতিবেশীরা তাঁদের সালাম দেয়, মুদিদোকানদার খুশি হয়ে বাকি দেয়, বাসার মেয়েরা নির্ভয়ে একলা পথে বেরোতে পারে, এবং বাসায় একটি মন্ত্রী পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে রাজনীতি সমাজ # মানুষের ওপর বিশ্বাস হারানো পাপ, তবে বাঙালির ওপর বিশ্বাস রাখা বিপজ্জনক বাঙালি সমাজ # বাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে বই খুলুন, অবাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে টেলিভিশন খুলুন বই সাহিত্য # একজন চাষী বা নদীর মাঝি সাংস্কৃতিকভাবে যতোটা মূল্যবান, সারা সচিবালয় ও মন্ত্রীপরিষদও ততোটা মূল্যবান নয় দুর্নীতি রাজনীতি # বাঙালি যখন সত্য কথা বলে তখন বুঝতে হবে পেছনে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য আছে আচরণ বাঙালি সমাজ # এখানে অসতেরা জনপ্রিয়, সৎ মানুষেরা আক্রান্ত দুর্নীতি সমাজ # অধিকাংশ রূপসীর হাসির শোভা মাংসপেশির কৃতিত্ব, হৃদয়ের কৃতিত্ব নয় নারী # জনপ্রিয়তা হচ্ছে নেমে যাওয়ার সিঁড়ি। অনেকেই আজকাল জনপ্রিয়তার পথে নেমে যাচ্ছে সমাজ # কবিরা বাঙলায় বস্তিতে থাকে, সিনেমার সুদর্শন গর্দভেরা থাকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত প্রাসাদে সমাজ # পরমাত্মীয়ের মৃত্যুর শোকের মধ্যেও মানুষ কিছুটা সুখ বোধ করে যে সে নিজে বেঁচে আছে সমাজ # ব্যর্থরাই প্রকৃত মানুষ, সফলেরা শয়তান সমাজ # ধনীরা যে মানুষ হয় না, তার কারণ ওরা কখনো নিজের অন্তরে যায় না। দুঃখ পেলে ওরা ব্যাংকক যায়, আনন্দে ওরা আমেরিকা যায়। কখনো ওরা নিজের অন্তরে যেতে পারে না, কেননা অন্তরে কোনো বিমান যায় না জনপ্রিয় বাণী পুঁজিবাদ সমাজ * ধর্মকে তুলনা করা যেতে পারে শৈশবের স্নায়ুবৈকল্যের সঙ্গে। সিগমুন্ড ফ্রয়েড * আত্মা যখন বিদেহী, অস্তিত্ব নেই; তখন স্বর্গ, মােক্ষ, পরলােক, পুনর্জন্ম, কর্মফল কিছুই নেই। চার্বাক * সমষ্টিগত অপ্রকৃতিস্থতার নাম ধর্ম। মিখাইল বাকুনিন * সমস্ত মহান সত্যই শুরুতে পরিচিতি পায় ধর্মনিন্দা (blasphemies) হিসেবে। জর্জ বার্নার্ড শ * ধার্মিকরা বিজ্ঞানের জিনিস খায়, মজা লুটে আর গুণগান গায় আল্লাহর। ⇒ মােকছেদ আলী। বিশ্বাস হচ্ছে সত্য জানতে চাওয়ায় অনীহা। » নিয়েটসি) স্বর্গ-নরক, মানুষের পরজন্ম বা ব্যক্তিগত ঈশ্বর প্রাসঙ্গিক ধর্মীয় তত্ত্বগুলাের বিন্দুমাত্র বৈজ্ঞানিক প্রমাণ আমি পাইনি। → এডিসন আমার ধর্মের সম্পূর্ণ সারকথাটি এরকম: প্রতিটি দায়িত্ব পালন করাে, এবং পুরস্কারের প্রত্যাশা করাে না; না এখন, না ভবিষ্যতে। » বারট্রান্ড রাসেল ৫ বিধাতা মৌলবাদী নয়। কে প্রার্থনা করলাে, কে করলাে না; কে কোন তরুনীর গ্রীবার দিকে তাকালাে, কোন রূপসী তার রূপের কতাে অংশ দেখালাে, এসব তাকে বিন্দুমাত্র উদ্বিগ্ন করে না। কিন্তু বিধাতার পক্ষে এতে ভীষন উদ্বিগ্ন বােধ করে ভন্ডরা। হুমায়ুন আজাদ যুক্তিটা এরকম: আমার অস্তিত্বের প্রমাণ দিতে আমি অস্বীকৃতি জানাচ্ছি, ঈশ্বর বলেন, কারণ প্রমাণ বিশ্বাসকে বাতিল করে দেয়; আর বিশ্বাস ছাড়া আমি নিরর্থক। অ্যাডামস। ঈশ্বর যদি মানুষের প্রার্থনা শুনতাে, তাহলে দেখতে না দেখতেই সব মানুষ বিলুপ্ত হয়ে যেত: কারণ তারা তাে একে অপরের অমঙ্গলই চেয়ে চলেছে। » ঈপিকুরাচ একটি ধর্মান্ধের মুখের দিকে তাকালেই বােঝা যায় আল্লা অমন লােককে পছন্দ করতে পারে না। হুমায়ুন আজাদ * মানুষের জন্য যাহা কল্যাণকর তাহাই ধর্ম। » ইব্রাহীম খাঁ। ১৫ মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের জন্য মানুষ নয়। » ইব্রাহীম খাঁ * যে ধর্ম পালন করিতে গিয়া মানুষের অকল্যাণ করতে হয়, তাহা ধর্মের নামে কুসংস্কার মাত্র। ইব্রাহীম খাঁ * চিত্তকে মিথ্যার বিরুদ্ধে স্বাধীন করে রাখার নামই ধর্ম। লুৎফর রহমান বিজ্ঞান অন্বেষণ করে, ধর্ম ব্যাখ্যা করে। বিজ্ঞান দেয় জ্ঞান, যা ক্ষমতা; ধর্ম দেয় চিন্তা, যা নিয়ন্ত্রণ। লুথার কিং সত্য হয়ে উঠতে চাইলেই মৃত্যু ঘটে ধর্মের। বিজ্ঞান মৃত ধর্মের তালিকা। ওয়াইল্ড ইসলাম একমাত্র ধর্ম যা জন্ম ও বর্ণ বৈষম্মের সকল বাঁধা বিদূরিত করেছে। » এস. নন, ধন্না ঈশ্বর একটি বৃহৎ বৃত্তের মত, যার কোন নির্দিষ্ট কেন্দ্রবিন্দু নেই, কোন অবস্থানও নেই। এস্কডুক্লেস যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে,সে নিজের ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না। কাজী নজরুল ইসলাম দর্শনের আংশিক জ্ঞান মনকে টেনে নেয় আস্তিক্যের দিকে; আর গভীর জ্ঞান মনকে নিয়ে আসে ধর্মের কাছে। ২ বেকন * মানুষের ভেতরে যে দেবত্ব আছে তারই প্রকাশ সাধনকে বলে ধর্ম। » বিবেকানন্দ ধর্ম একটাই,যদিও তার রয়েছে একশােটা রূপ। জর্জ বানার্ডশ ধর্মের মূল কথাই হচ্ছে মানুষ হিসেবে মানুষের সেবা করা। ৮ টমাস ফুলার যারা ধর্ম বিশ্বাসী তারাই যুবক আর যারা আত্মবিশ্বাসী তারাই বৃদ্ধ। চাঁনি প্রত্যেক ধর্মই ভাল; কারণ প্রত্যেক ধর্মই মানুষকে ভালাে হবার শিক্ষা দেয়। → জর্জ ক্রাবি * ধর্ম নিয়ে যারা বাড়াবাড়ি করে তাদের ধর্মান্ধ না বলে স্বার্থান্বেষী বলা ভাল । হ্যালিফক্স * একটি ধর্ম আরেকটি ধর্মের মতই সত্য। – রবার্ট বার্টন 5 ধর্ম অর্থ সৃষ্টিকর্তার প্রতি মানুষের ভালবাসা। » পেন মহাপুরুষেরা ধর্ম-সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠা করিয়া যান, আর আমরা তাহা হইতে সম্প্রদায়টাই লই, ধর্মটা লই না। ” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ধর্মের গোঁড়ামি দরিদ্র থেকে আরও দরিদ্র করে তুলে। সুইফট ধর্ম নিয়ে যারা কোন্দল করে, ধর্মের ধর্ম তারা জানে না। ⇒ শহিদুল্লাহ প্রত্যেক ধর্মেই অনেক ভাল জিনিস আছে।এই সকল ধর্মের মধ্যে যা সুন্দর তা গ্রহন করে যা নিকৃষ্ট তা ত্যাগ করবাে। ধর্মান্ধতার ছেয়ে নাস্তিকতা অনেক ভালাে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর * সব ধর্মের লােকে একজনকেই ডাকছে। কেউ বলছে ঈশ্বর, কেউ রাম, কেউ হরি, কেউ আল্লাহ, কেউ ব্ৰহ্ম নাম আলাদা কিন্তু বস্তু একই। » শ্রী রামকৃষ্ণ অলৌকিকতা আমাদের শেখায় ধর্মমতকে বিচার করতে আর ধর্মমত বিচার করতে শেখায় অলৌকিকতাকে। > ইসলাম একমাত্র ধর্ম, যা সকল যুগে সকল মানুষের ধর্ম অর্থাৎ বিশ্বজনীন ধর্মরূপে গণ্য হতে পারে। » জর্জ বানার্ডশ সত্যি যদি ঈশ্বর বলে কিছু না থাকতাে তাহলে মানুষের প্রয়ােজন হত তাকে আবিষ্কার করা। → ভলটেয়ার ধর্ম মানুষের প্রয়ােজনেই সৃষ্টি তাই ধর্ম মানুষের মজ্ঞলের কথাই বলে। ২ স্টেপ হেন বিজ্ঞান আর ধর্ম, ধর্ম আর বিজ্ঞান, যেভাবেই সাজাই না কেন, ওরা একই পরকলার এপিঠ-ওপিঠ। পার্ল এসবাক ২ মানবতার মূল্যবােধ সকল ধর্মের মূল ভিত্তি। ইসলামই একমাত্র ধর্ম যা সকল যুগে ও সকল মানুষের ধর্ম অর্থাৎবিশ্বজনীন ধর্মরুপে গণ্য। > | উক্তি আপনি যখন বুঝতে পারবেন অন্যদের সম্ভাব্য সব ঈশ্বরকে আপনি বাতিল করেন কেন, তখন বুঝতে পারবেন আমি কেন আপনার ঈশ্বরকে বাতিল করে দিই। | লেখক স্টিফেন এফ. রবার্টস | শ্রেণি বাতিল করা সম্ভাব্যতা নাস্তিকতা]] | উক্তি ঈশ্বর খুবই ভঙ্গুর; বিজ্ঞানের ছােট্ট একটি ফুলকি অথবা একটু সাধারণ জ্ঞানই তাকে মেরে ফেলতে সক্ষম। | উক্তি বিশ্বাসীকে যুক্তি-তথ্যের সাহায্যে কিছু বােঝানাে সম্ভব নয়; কারণ তাদের বিশ্বাস প্রমাণভিত্তিক নয়, বিশ্বাস করার গভীর প্রয়ােজনীয়তার ভেতরেই তাদের বিশ্বাসের ভিত্তি নিহিত। | উক্তি ব্যক্তিগত ঈশ্বর বিষয়ক উপলব্ধি একটি নৃতাত্ত্বিক ধারণামাত্র, যা আমি গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করতে সক্ষম নই। | উক্তি আমাদের অজ্ঞতার নাম ঈশ্বর, আর যা আমরা জানি, সেটা বিজ্ঞান। | উক্তি আজব, তবে সত্য: যারা ঈশ্বরকে ভালােবেসেছে সবচেয়ে বেশি, মানুষের প্রতি ভালােবাসা তাদের সবচেয়ে কম। | উক্তি আপনার কাছে আমি নাস্তিক, তবে ঈশ্বরের কাছে দায়িত্ববান বিরােধীদল। | উক্তি সর্বজ্ঞ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী ঈশ্বরের গল্পের যৌক্তিকতা নিয়ে অবশ্যই প্রশ্ন করা উচিত। সে ভুলভ্রান্তিতে ভরা মানুষ বানায়, আবার নিজের ভুলের জন্য দায়ী করে তাদেরকেই। | উক্তি মেধার জন্য কোনও পুরস্কারের কথা কোনও ঈশ্বর বলেনি। এমনকি এমন একজন ঈশ্বরও নেই, যে মেধার প্রতি সামান্যতম আগ্রহ দেখিয়েছে। | উক্তি যা কিছু সহজে অনুধাবন করা যায় না, সে-সবকেই আমরা ঈশ্বর বলে থাকি, এতে মগজের কোষের অনর্থক ক্ষয়রােধ হয়। | উক্তি একজনকে হত্যা করলে তুমি খুনি, কয়েক লক্ষকে হত্যা করলে তুমি বিজয়ী আর সবাইকে হত্যা করলে তুমি ঈশ্বর! | শ্রেণি হত্যা খুনি বিশ্বজয়]] | উক্তি কোনও ধরনের প্রমাণ ছাড়া যা দাবি করা হয়, কোনও ধরনের প্রমাণ ছাড়া তা বাতিলও করে দেয়া যায়। | উক্তি আল্লাহর নিকট সবচেয়ে উত্তম স্থান হলো মসজিদ এবং সবচেয়ে নিকৃষ্টতর স্থান হলো বাজার। | লেখক কাজী নজরুল ইসলাম | উক্তি মসজিদ ও মন্দির ভাঙার সময় একটি সত্য দীপ্ত হয়ে উঠে যে আল্লা ও ভগবান কতটা নিষ্ক্রিয়, কতাে অনুপস্থিত। | উক্তি মসজিদ তােলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তােলার নাম রাজনীতি। কিন্তু ওরা তাকে চালায় ধর্মের নামে। | উক্তি মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায় আসে না; যায় আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে। | উক্তি মসজিদ ও মন্দির ভাঙার সময় একটি সত্য দীপ্ত হয়ে উঠে যে আল্লা ও ভগবান কতটা নিষ্ক্রিয়, কতাে অনুপস্থিত। | উক্তি মসজিদ তােলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তােলার নাম রাজনীতি। কিন্তু ওরা তাকে চালায় ধর্মের নামে। | উক্তি মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায় আসে না; যায় আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে। | উক্তি মসজিদ ও মন্দির ভাঙার সময় একটি সত্য দীপ্ত হয়ে উঠে যে আল্লা ও ভগবান কতটা নিষ্ক্রিয়, কতাে অনুপস্থিত। | উক্তি হিন্দুরা মূর্তিপূজারী, মুসলমানেরা ভাবমূর্তিপূজারী। মূর্তিপূজা নির্বুদ্ধিতা আর ভাবমূর্তিপূজা ভয়াবহ। | উক্তি মুসলমান একটি বিশেষ ধর্ম, কিন্তু হিন্দু কোন বিশেষ ধর্ম নহে। হিন্দু ভারতবর্ষের ইতিহাসের একটি জাতিগত পরিণাম। | উক্তি প্রকৃত মুসলমান সেই ব্যক্তি, যার হাত ও জবান থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদে থাকে বা কষ্ট না পায়। | উক্তি বিশ্বাসীকে যুক্তি-তথ্যের সাহায্যে কিছু বােঝানাে সম্ভব নয়; কারণ তাদের বিশ্বাস প্রমাণভিত্তিক নয়, বিশ্বাস করার গভীর প্রয়ােজনীয়তার ভেতরেই তাদের বিশ্বাসের ভিত্তি নিহিত। একটি বিস্তৃত অর্থে নাস্তিকতা হল দেবতাদের অস্তিত্বে বিশ্বাসের প্রত্যাখ্যান, সংকীর্ণ অর্থে, নির্দিষ্ট বিশ্বাস যে কোনও দেবতা নেই, এবং সবচেয়ে অন্তর্ভুক্তভাবে, এটি কেবল এই বিশ্বাসের অনুপস্থিতি যে কোনও দেবতার অস্তিত্ব রয়েছে। নাস্তিকতা আস্তিকতার সাথে বৈপরীত্য, আর আস্তিকরা সাধারণ আকারে বিশ্বাস করে যে অন্তত একটি দেবতার অস্তিত্ব রয়েছে। *আস্তিকের কাছে কোনো ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই। কিন্তু নাস্তিকের কাছে কোন ব্যাখ্যাই যথেষ্ট নয়। *আমি নিশ্চিত ওবামা একজন নাস্তিক, আমি নিশ্চিত কেনেডি একজন নাস্তিক ছিলেন, কিন্তু পোপ ফ্রাঙ্ক নাস্তিক কিনা তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। রিচার্ড ডকিন্স বিল মাহেরের সাথে সাক্ষাৎকার (২০১৩) জন অ্যাডামস টু জন কুইন্সি অ্যাডামস, জুন ১৬, ১৮১৬। অ্যাডামস পেপারস (মাইক্রোফিল্ম রিল ৪৩২, লাইব্রেরি অফ কংগ্রেস। জেমস এইচ. হুটসন (সম দ্য ফাউন্ডারস অন রিলিজিয়ন: এ বুক অফ কোটেশন। প্রিন্সটন, এনজে: প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি প্রেস, ২০০৭, পৃষ্ঠা. ২০। জোনাকি হল কোলিওপটেরা বিটল অর্ডারের ল্যাম্পিরিডি পরিবারের পোকা। এরা ডানাওয়ালা বীটল, এবং সাধারণত সঙ্গী বা শিকারকে আকৃষ্ট করার জন্য এরা আলো ছড়াতে পাড়ে। | উক্তি সব ধর্মই জোনাকি পােকার মতাে। ঔজ্জ্বল্য প্রদর্শনের জন্য তাদের প্রয়ােজন অন্ধকার। | শ্রেণি ধর্ম অন্ধকার ঔজ্জ্বল্য]] | উক্তি জোনাকি হল সেসব নক্ষত্র যারা আকাশে ভ্রমণ করতে পারে না। | শ্রেণি আকাশ নক্ষত্র ভ্রমণ]] | উক্তি তার রক্তিম আত্মা প্রতিটি জোনাকিকে নক্ষত্রে পরিণত করে। | লেখক আর্থার কোনান ডয়েল | উক্তি মেধার জন্য কোনও পুরস্কারের কথা কোনও ঈশ্বর বলেনি। এমনকি এমন একজন ঈশ্বরও নেই, যে মেধার প্রতি সামান্যতম আগ্রহ দেখিয়েছে। | উক্তি হত্যা এতটাও সহজ নয় যতটা সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে। | লেখক জে কে রাউলিং | উক্তি একজনকে হত্যা করলে তুমি খুনি, কয়েক লক্ষকে হত্যা করলে তুমি বিজয়ী আর সবাইকে হত্যা করলে তুমি ঈশ্বর! | শ্রেণি ঈশ্বর খুনি বিশ্বজয়]] | উক্তি শান্তি আসার একমাত্র পথ যদি হয় কাউকে হত্যা করা, তাহলে আমি তা চাই না। | শ্রেণি শান্তি পথ উদারতাবাদ অহিংস]] | উক্তি যদি ক খ'কে হত্যা করার আগে খ ক'কে হত্যা করে, তাহলে খ বেঁচে যায়, এবং মানবজাতি হয় খ এর জাতি। ভাষা কমিটি ও প্রকল্প উন্নয়ন আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় উইকিউক্তিয়ানবর্গ! আশা করি ভালো আছেন। বাংলা উইকিউক্তি প্রকল্পটি ২০১১ সাল থেকে এভাবে পড়ে আছে। আমি সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন করব, আগামী কয়েক মাসেই প্রকল্পটির উন্নয়ন করে এটিকে মূল প্রকল্পে নিয়ে আসতে। প্রকল্পের কাজ খুব কঠিন নয়। এছাড়া উইকিপিডিয়ায় কোনো নিবন্ধ লেখার পাশাপাশিই উক্তিগুলো একত্রিত করে ফেলা যায়। প্রশাসনিক দিকটাও অন্যান্য প্রকল্প থেকে খানিকটা সহজই। সব মিলিয়ে প্রকল্পটিকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা বাঞ্ছনীয়। ::আমি আজকেই কোনো কিছু চাইনা। কমপক্ষে রাস্তাটা তৈরী হোক। চলুন, উইকিউক্তিয়ান হিসেবে পিটার ড্রাকারের একটা উক্তি দিয়েই শেষ করি: ১. কমপক্ষে ৩ জন সম্পাদক দরকার যারা প্রতি মাসে ৫০০টি+ সম্পাদনা করবে ২. কয়েকজন সহায়ক সম্পাদক দরকার যারা প্রতি মাসে ১০টি+ সম্পাদনা করবে উইকিউক্তি পরীক্ষণ ও নীতিমালা পাতাসমূহ অনুবাদ আমি নিজেকে উইকিউক্তির সমন্বয়কারী হিসেবে উপস্থাপন করতে প্রস্তাবনা দিচ্ছি। যদিও বিষয়টা এখানে যুক্ত করা আবশ্যক নয়। তবুও সম্প্রদায়কে জানিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হচ্ছি। এবং এতে দায়িত্ববোধ থাকবে বলে মনে করছি। যদি আপনার নিজেকে এই ক্ষেত্রে উপযুক্ত মনে হয়, এগিয়ে আসতে পারেন। আমি দায়িত্ব নিতে ইচ্ছুক নই। তবে আবশ্যকতার ক্ষেত্রে নিতে আপত্তি নেই। বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে উক্তির তালিকা ''পশ্চাৎপদ -যাত্রীর মনে সন্দেহ জাগে আজ।'' কান্ডারী! তুমি ভুলিবে কি পথ? ত্যেজিবে কি পথ-মাঝ ''করে হানাহানি, তবু চলো টানি, নিয়াছ যে মহাভার। লেখক=— কাজী নজরুল ইসলাম বিভিন্ন ভাষায় থাকা উইকিউক্তিতে তথ্যসূত্র প্রধানতঃ দুটি ভিন্ন ফরম্যাটে ব্যবহার হচ্ছে। যদিও বাংলা উইকিউক্তির অনেক পাতায় উৎসই নেই। তবুও কোন ফরম্যাটে উক্তিগুলো সাজালে সুন্দর হবে; সেটা নিয়ে আলোচনা শুরু করতে চাচ্ছি। দ্বিতীয়তঃ উইকিপিডিয়ার ফরম্যাট। এটাও অনেক উইকিউক্তিতে উপলব্ধ। আমি বোধহয় রুশ/বেলারুশ ও আরও একটা উইকিউক্তিতে দেখে থাকব। এটার উদাহরণ দেখতে ব্যবহারকারী:Tahmid/নোম চম্‌স্কি পাতায় যেতে পারেন। প্রশাসকত্ব ও ইন্টারফেস প্রশাসকত্বের আবেদন * আমি মনে করি উইকিউক্তিতে প্রশাসক সরঞ্জাম ব্যবহার করার মতো যথেষ্ট অভিজ্ঞতা আপনার রয়েছে; তবে ইন্টারফেস নিয়ে আমার একটি প্রশ্ন রয়েছে, সমর্থন ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান/স্বাক্ষর ০৭:৪৩, ১২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) * প্রধান পাতাটাকে ঢেলে সাজাতে হবে। হুবহু ইংরেজির অনুকরণের প্রয়োজন নেই। আমি অবসর হয়ে প্রস্তাবনা পাতা তৈরি করছি। ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান/স্বাক্ষর ১৫:১৪, ১২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) উইকিপিডিয়া অনলাইন আড্ডা, অক্টোবর ২০২২ আজ রাত ৯টায় উইকিপিডিয়া অনলাইন আড্ডা, অক্টোবর ২০২২ শীর্ষক অনলাইন আড্ডার আয়োজন করা হয়েছে। সাধারণত মাসের শেষ শুক্রবারে আড্ডার আয়োজনটি করা হয়ে থাকে, সে হিসেবে আজই অক্টোবরের শেষ দিন। একারণে পূর্বপরিকল্পনা না থাকায় আকস্মিকভাবেই ঘোষণাটি দিতে হচ্ছে। আড্ডাটি সঞ্চালিত হবে গুগল মিটের মাধ্যমে। * নতুন প্রকল্প উইকিউক্তি: প্রত্যাশা ও ভবিষ্যৎ * চলমান উইকিবই লিখন প্রতিযোগিতার অর্জন ও প্রভাব * চলমান উইকি লাভস মনুমেন্টস ২০২২ প্রতিযোগিতার হালনাগাদ * আসন্ন উইকিপিডিয়া এশীয় মাস ২০২২ -এর আগমনী বার্তা * এছাড়াও অন্যান্য যেকোন বিষয় আলোচনার জন্য উন্মুক্ত ইংরেজি শিরোনাম নিষিদ্ধ করার অনুরোধ প্রধান পাতার প্রপাতাকার সুরক্ষা সাময়িক প্রত্যাহারের প্রস্তাব সম্প্রদায়ের নিকট KanikBot অনুমোদন বিষয়ে # বিষয়শ্রেণী ইত্যাদি ক্যাটাগরির একটা করে তো লাগবেই। ‌উইকিউক্তি শুরু হলেও এতে আগ্রহীদের সংখ্যা অনেকটাই কম। আর যেহেতু উইকিপিডিয়ার সাথে এর কিছু অমিল রয়েছে; তাই আগ্রহী পাওয়াটা সবসময় সহজ হবেনা বলেই মনে হয়। সেজন্য একটি নতুন ধারায় কাজ শুরু করার চিন্তা করছি। প্রস্তাবনাটি হচ্ছে- একটি উক্তি যোগ নামে প্রকল্প পাতায় কাজ করা। সেখানে যে কারুর উক্তি যোগ করার সুযোগ থাকবে। সেটা উইকিউক্তির নীতিমালায় উত্তীর্ণ হলে নির্দিষ্ট পাতায় অভিজ্ঞ ব্যবহারকারী কর্তৃক নিয়ে যাওয়া হবে অথবা আলোচনা করা হবে। ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান/স্বাক্ষর ১৫:৪৫, ২২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) উইকিউক্তির লোগো হিসেবে বর্তমানে বামেরটি ব্যবহৃত হচ্ছে। আমি ডানেরটি ব্যবহারের প্রস্তাব দিচ্ছি (ফন্ট কালপুরুষ)। নাকি বর্তমানটিই থাকুক বর্তমানটির লেখার আকার একটু বড় করা দরকার, প্রস্তাবিত ২) আরও একটি শকুন্তলা ফন্টে রাখা হলো। এটা সত্যি যে বাংলা উইকিউক্তি মাত্র যাত্রা শুরু করেছে। তবে বাংলা উইকিউক্তির স্বার্থে এর গুণগত মান বজায় রাখতে কোন পাতা অপসারণ করা হবে নাকি হবেনা সেজন্য একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা অত্যাবশ্যক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমি নিম্নে একটি নীতিমালা প্রস্তাব করছি। ২। উইকিউক্তিতে কোন নিবন্ধ অপসারণ করা হবেনা যদি সেই নিবন্ধে অন্তত ১০টি উক্তি থেকে থাকে। তবে পাতাটি অন্য কোন ভাষার উইকিউক্তি থেকে অনুবাদ করা হলে এই নিয়মটি প্রযোজ্য হবেনা বরং শুধু একটি উক্তি থাকলেও সেই নিবন্ধ রাখা যাবে। ৩। নিবন্ধের মোট উক্তির অন্তত অর্ধেক উক্তির তথ্যসূত্র থাকতে হবে। অর্থাৎ অর্ধেকের বেশি উক্তির তথ্যসূত্র না থাকলে পাতাটি অপসারণ করা যাবে। তবে অন্য ভাষার উইকিউক্তি থেকে অনূদিত পাতার ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবেনা। এছাড়াও নাটক, চলচ্চিত্র ও সাহিত্যের জন্য এটা প্রযোজ্য হবেনা। ৪। এই নীতিমালা কার্যকর করার আগে তৈরি নিবন্ধগুলোর জন্য প্রযোজ্য হবেনা। উইকিউক্তি উক্তি যোগ নীতিমালা প্রস্তাবনা আমি উইকিউক্তিতে উক্তি যোগ ও সংশোধন সম্পর্কিত এটি নীতিমালা প্রণয়নের প্রস্তাব করছি। অন্যান্য ব্যবহারকারীগণও নীতিমালা যোগ করতে পারেন। নিচে একটি খসড়া দেওয়া হলো: # কোনো বিষয় সম্পর্কে উক্তি যোগ করার পূর্বে ভূমিকাংশে সে সম্পর্কে ছোট একটি বর্ণনা যোগ করতে হবে। # উইকিউক্তি যেহেতু বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যাক্তির উক্তি নিয়ে তৈরি করা হয়েছে, সেহেতু এতে অনুলিপি প্রতিলেপন নিয়মটি প্রযোজ্য হবে না। বরং বাংলা ভাষায় বলা কোনো উক্তি যোগ করতে চাইলে হুবহু উক্তিটি উল্লেখ করতে হবে। তবে কোনো উৎস হতে সকল লেখা (যেমন: ভূমিকাংশ, উক্তি প্রদানের ক্রম ইত্যাদি) হুবহু অনুলিপি প্রতিলেপন করা যাবে না। তবে নাটক, চলচ্চিত্র ও সাহিত্যের জন্য এটা প্রযোজ্য হবেনা। # অন্য ভাষা থেকে উক্তি অনুবাদ করে যোগ করার সময় মূল উক্তি কোন ভাষায় রয়েছে এবং অনুবাদকারীর নাম যোগ করতে হবে। অন্য ভাষার উইকিউক্তি থেকে অনূদিত পাতার ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য হবেনা। ০৭:২৩, ৭ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) # নাটক, চলচিত্র, টিভি বা ওয়েব সিরিজ বা এ জাতীয় নিবন্ধের ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠাংশ বা অংক বা পর্ব সংখ্যা উল্লেখন পূর্বক নিবন্ধের শেষে যোগ করতে হবে। # উক্তিসমূহ প্রতিটি অভিনেতার নাম, অংক বা পর্বানুসারে উপশিরোনাম হিসাবে উল্লেখন পূর্বক অনুচ্ছেদে ভাগ করতে হবে। # অনুবাদের ক্ষেত্রে কোন ভাষা থেকে অনুবাদ করা হয়েছে তা উল্লেখ করতে হবে। একটি ভাষা থেকে অনুবাদ করা হলে তা উক্তিগুলোর উপরে একবার উল্লেখ করলেই হবে। তবে অন্য ভাষার উইকিউক্তি থেকে অনুবাদের ক্ষেত্রে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। ১২:৩০, ১২ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) # বিভিন্ন উক্তি টেমপ্লেট ইত্যাদি দিয়ে মূল নামস্থানের মূল উক্তিতে বিন্যাস না করা। দৃশ্যমান সম্পাদনায় উক্তিগুলো সম্পাদনা করতে টেমপ্লেটে যেতে হয়। এটা অপ্রয়োজনীয় মনে হচ্ছে। নির্বাচিত উক্তি হচ্ছে সেসব উক্তি; যেগুলো উইকিউক্তির অবদানকারী সম্প্রদায়ের মতে সেরা হিসেবে ধার্য করা হয়েছে। এই পাতায় যুক্ত হওয়ার পূর্বে প্রস্তাবনা ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে এসব উক্তির মান, নির্ভরযোগ্যতা, উদ্ধৃতিযোগ্যতা, পরিপূর্ণতা এবং তথ্যসূত্র যাচাই করা হয়। ;নির্বাচিত উক্তিগুলোকে নিম্নের গুণাবলীর অন্তর্ভুক্ত হতে হবে nowiki> সুলিখিত নিরপেক্ষ সঠিক তথ্যসূত্র যুক্ত ও উইকিউক্তি:যাচাইযোগ্যতা যাচাইযোগ্য হতে হবে। সুলিখিত দ্বারা বুঝানো হয়েছে, উক্তিটি যথাযথভাবে এখানে আনীত হতে হবে। যদি অন্যভাষার উক্তি হয় তাহলে সুন্দরতম অনুবাদে হতে হবে। নিরপেক্ষ অর্থ হল, অনেক উক্তি পক্ষপাতী বা আক্রমণাত্মক হবার পরও নির্দিষ্ট নীতিমালার কারণে উইকিউক্তিতে রাখা হতে পারে। কিন্তু সম্প্রদায় ও পাঠকদের মানসিকতার দিকে লক্ষ্য রেখে এসব উক্তি নির্বাচিত উক্তি হিসেবে গণ্য হবেনা। চিত্র। উক্তিটির সাথে যোগ করার মত সঠিক চিত্র যোগ করতে হবে। * মডিউল যা সুরক্ষা টেমপ্লেটে প্রয়োগ করা হয়। এই মডিউলটি ইতালীয় উইকির Modulo:Protezione থেকে আনা হয়েছে। অনুরোধকৃত কার্যের জন্য পাতার সুরক্ষা ফেরত দেয় ও সুরক্ষিত না থাকলে nil কার্যের জন্য আইকন ও নির্দিষ্ট করা সুরক্ষা যোগ করে কার্যের ধরনের জন্য কনফিগার করার বিষয়শ্রেণী ও নির্দিষ্ট করা পাতার সুরক্ষা ফেরত দিবে ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট করা বিষয়শ্রেণী ফেরত দিবে অন্য মডিউল থেকে ব্যবহারের জন্য cat" প্যারামিটার একটি নতুন বিষয়শ্রেণী নির্দিষ্ট করার অনুমতি দেবে * পাতার সুরক্ষার ধরন ও নামস্থানের উপর ভিত্তি করে * আইকন, বার্তা ও বিষয়শ্রেণী রূপরেখা প্রদান করতে দেয়। কার্যের ভিত্তি ও সুরক্ষা ধরন হিসেবে দেখানো আইকন। কার্যের ধরন, সুরক্ষার ধরন ও নামস্থানের উপর ভিত্তি করে প্রদর্শনের জন্য বার্তা। যদি $1 থাকে তাহলে আলাপ পাতার একটি উইকিলিঙ্ক দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে। কার্যের ধরন ও নামস্থান অনুসারে বিষয়শ্রেণী স্বয়ংপরীক্ষিতের উপসর্গ হিসেবে 'অর্ধ' যোগ হবে। পাতা সুরক্ষিত না থাকলে বিষয়শ্রেণীর নাম বাংলা উইকিপিডিয়ার জন্য, প্রদত্ত লেখার সাথে "ের" সামঞ্জস্যবিধান বাংলা উইকিপিডিয়ার জন্য, প্রদত্ত লেখার সাথে "ে" সামঞ্জস্যবিধান। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। কাজ চলছে পাতায় পরীক্ষা কেন * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। ইন্টারফেস প্রশাসক অধিকার পাবার পর এই গ্যাজেটগুলো তৈরি করিয়েন: প্রথমে w:মিডিয়াউইকি:Gadgets-definition থেকে সংজ্ঞা নিয়ে মিডিয়াউইকি:Gadgets-definition পাতা তৈরি করিয়েন। সব গ্যাজেট আনার দরকার নেই, কেবল উইকিউক্তিতে কাজে লাগবে এমনগুলো আনলেই হবে। ::ঠিক আছে ইনশাআল্লাহ। আমার মাথায় ছিল বিষয়টা, তবুও আপনি বলে দেয়ায় সুবিধা হল। ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান/স্বাক্ষর ০৩:১৯, ২১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) বাংলা উইকি থেকে এই দুই পাতা এনে তৈরি করে দেন: * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। আবুল কাশেম ফজলুল হক নিবন্ধটি সম্পর্কে * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। লিনজি ইক্সুয়ান (চীনা 临济义玄; ঐতিহ্যবাহী চীনা: 臨濟義玄 মৃত্যু ৮৬৬ সিই তাং রাজবংশের সময় লিনজি স্কুল অফ চ্যান বৌদ্ধধর্মের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন চীন * সর্বত্র একজন দক্ষ হন এবং আপনি যেখানেই দাঁড়ান সেটিই আপনার আসল জায়গা। (ইংরেজি অনুবাদক আনসোর্সড) msg টেমপ্লেট:প্রত্যুত্তর এ ত্রুটি msg '%sটির বেশী নাম দেয়া হয়েছে।', blocked এই বটটি বর্তমানে ত্রুটির কারণে, বা এর উইকিউক্তি:বট/অনুমোদনের অনুরোধ if empty brfa BASEPAGENAME অনুমোদনের শর্তাদি বা বট নীতিমালা লঙ্ঘনের কারণে বাধাপ্রাপ্ত। | এই বটটি বর্তমানে সক্রিয় নয়, যদিও if globalbot nbsp;বৈশ্বিক উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়ের if overridebrfa overridebrfa উইকিউক্তি:বট/অনুমোদনের অনুরোধ if empty brfa BASEPAGENAME অনুমোদন প্রাপ্ত]]। nocat বিষয়শ্রেণী:নিষ্ক্রিয় উইকিউক্তি বট retired এই বটটি পূর্বে অনুমোদিত ছিল তবে এখন অবসরপ্রাপ্ত, এবং তাই এটির এর নিজস্ব বা পরিচালকের ব্যবহারকারী ও ব্যবহারকারী আলাপের জায়গা বাদে অন্য কোথাও সম্পাদনা করা উচিত নয়। nocat বিষয়শ্রেণী:অবসরপ্রাপ্ত উইকিউক্তি বট trial এই বটটি বর্তমানে কার্য পরীক্ষণের উদ্দেশ্যে সীমিত কিছু সম্পাদনার জন্য অনুমোদিত হয়েছে। nocat বিষয়শ্রেণী:পরীক্ষণের জন্য অনুমোদিত উইকিউক্তি বট unapproved এই বটটি চালনার জন্য সম্প্রদায়ের অনুমোদন নেই, বা অনুমোদন বাতিল করা হয়েছে, বা উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে, তাই এই বটটি এর ও এর পরিচালকের ব্যবহারকারী পাতা, আলাপ পাতা বা উপপাতা ব্যতীত অন্য কোনো পাতায় সম্পাদনার জন্য প্রযোজ্য নয়। nocat বিষয়শ্রেণী:অননুমোদিত উইকিউক্তি বট এর নিজের বা পরিচালকের ব্যবহারকারী পাতা ও উপপাতা ব্যতীত কোনো পাতায় সম্পাদনা করে বার্তা পাবার পরেও সমস্যা করা অব্যাহত রাখে কোনো সমস্যা বা ক্ষতিসাধন করে 32;বা অ্যাকাউন্টের অনুমোদন অপসারণ করুন ==বাংলা প্রবাদ পাতা কীভাবে কাজ করবে উইকি অভিধান সাইটে বাংলা প্রবাদ অংশে আমি সময়ে সময়ে অজস্র সংযোজন করেছি। আসলে বাংলা প্রবাদ সংগ্রহ আমার একটা শখ। এখন আমার প্রশ্ন এই পাতা কীভাবে উন্নয়ন হবে? যেকোনো বাংলা প্রবাদ এখানে সংযোজন করলে তো দুটো সাইটে এক রকমেরই প্রদর্শন হয়ে যাবে। ব্যাপারটা ভেবে দেখতে অনুরোধ করছি। সকলে ভালো থাকুন। নিম্ন লিখিত উদ্দেশ্যে উইকিউক্তির সামাজিক যোগাযোগের পাতাগুলো তৈরি ও পরিচালনা করা হচ্ছে: * এর মাধ্যমে বিকল্প ও সহজ উপায়ে ব্যবহারকারীরা উইকিউক্তির সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। এছাড়া এতে নতুন ব্যবহারকারী ও উইকিউক্তি সম্প্রদায়ের সাথে মিথষ্ক্রিয়া বৃদ্ধি পাবে। * বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উইকিউক্তির নামে অবৈধ একাউন্ট বা পাতাগুলো যাতে কেউ নিজেদের স্বার্থে অফিসিয়াল পাতা হিসেবে ব্যবহার করতে না পারেন। পোস্ট করার পূর্বে মনে রাখুন উইকিউক্তি ইন্টারনেটের অন্যান্য উক্তি সম্পর্কিত ওয়েবসাইটের তুলনায় বৈশিষ্ট্যে স্বতন্ত্র হওয়ায় এর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো থেকে পোস্ট করার পূর্বেও বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। পোস্ট করার পূর্বে এটা মনে রাখুন যে, আপনি উইকিউক্তির ব্র্যান্ড ও ট্রেডমার্ক ব্যবহার করছেন সুতরাং উইকিউক্তির মূল নীতিমালার সাথে সাংঘর্ষিক বা এ সংক্রান্ত কোনো পোস্ট করা উচিত নয়। * উইকিউক্তির সামাজিক যোগাযোগের পাতাগুলোতে পোস্ট অবশ্যই বাংলা ভাষায় ও বাংলা অক্ষরে লিখিত হবে। * উইকিউক্তি ও এর সহপ্রকল্পগুলো ব্যতীত অন্য কোনো পণ্য বা কোম্পানির প্রচার করবেন না। * কোনো রাজনৈতিক প্রার্থীর পক্ষে বা বির্তক সৃষ্টিকারী কোনো পোস্ট করবেন না। * হাসি-তামাশা বা এধরণের কোনো পোস্ট করবেন না। * উইকিমিডিয়ার ওয়েবসাইট ব্যতীত অন্য কোনো ওয়েবসাইটের ছবি বা অন্য কোনো মিডিয়া ব্যবহার করবেন না। ছবিসহ পোস্টের ক্ষেত্রে সবসময় ছবির লাইসেন্সের প্রতি খেয়াল করবেন। * উইকিউক্তি বা উইকিমিডিয়ার অন্য প্রকল্পগুলো সম্পর্কে সংবাদপত্রের সংবাদ শেয়ার করা যাবে তবে সংবাদ ও এর উৎস সম্পর্কে সচেতনতা অবলম্বন করুন। * যেকোন পোস্টের ক্ষেত্রে পোস্টের বিষয়কে বিশেষণে বিশেষায়িত করবেন না। এক্ষেত্রে উইকিপিডিয়ার নিরপেক্ষতা নীতিমালা অনুরণ করুন। * এবং, কখনোই ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের কোনো পোস্ট অফিসিয়াল পাতা থেকে শেয়ার করবেন না। বাংলা ‍উইকিপিডিয়া পাতার পোস্টের কিছু উদাহরণ দেখতে পারেন নিম্নে অফিসিয়াল পাতার পোস্টগুলো কেমন হওয়া উচিত তার কিছু উদাহরণ: * যেতে তো হবেই, তবে এখন এই হতভাগা মুসলমানদের জন্য কিছু একটা না করে যাই কি করে? দেখো না, সমস্ত ভারতবর্ষে কি অবস্থা হয়েছে, চারদিকে শুধু দাঙ্গা আর দাঙ্গা। সমস্ত নেতা চলে গেছে, আমি চলে গেলে আর এদের উপায় নেই। * সে সময়কার বাংলার প্রধানমন্ত্রী জনাব এইচ. এস. সোহরাওয়ার্দী আরও অশুভ এবং ফলপ্রসূ এমন সব কথা বলেছিলেন, যার পূর্ণ শক্তি সম্ভবত সেই সময় দেশ উপলব্ধি করতে পারেনি। আমরা কায়েদ-ই-আজমের (মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ) আহ্বানের অপেক্ষায় আছি। * মুসলিম লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা প্রকাশ্যে যে বিবৃতি দিয়েছেন, তাতে এসব নেতা ও সংগঠনের মনোভাব ও উদ্দেশ্য প্রকাশ পেয়েছে, যাদের নীতি ও কর্মসূচী তারা তৈরি করেছে। ১৯৪৬ সালের ৯ ই সেপ্টেম্বরের কলকাতা গণহত্যার মাত্র দুই সপ্তাহ পরে স্যার শাফাত আহমেদ খানের উপর হামলার পর এবং দেশের অভ্যন্তরে গৃহযুদ্ধের মতো পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার পরে বাংলার প্রধানমন্ত্রী জনাব এইচ এস সোহরাওয়ার্দী বলেছিলেন মুসলিম ভারত মানে ব্যবসা। * মুখ্যমন্ত্রী সোহরাওয়ার্দীর ডাইরেক্ট অ্যাকশন বক্তৃতায় ইয়াসমিন খান লিখেছেন তিনি যদি স্পষ্টভাবে সহিংসতায় উসকানি না দেন, তাহলে অবশ্যই জনতাকে এই ধারণা দেওয়া হয়েছিল যে তারা দায়মুক্তির সাথে কাজ করতে পারে, পুলিশ বা সামরিক বাহিনীকে ডাকা হবে না এবং মন্ত্রণালয় শহরে যে কোনও পদক্ষেপের দিকে নজর দেবে না। ইয়াসমিন খান (২০০৭) দ্য গ্রেট পার্টিশন: দ্য মেকিং অফ ইন্ডিয়া অ্যান্ড পাকিস্তান, ইয়েল ইউনিভার্সিটি প্রেস, পৃ. এম এ খান ইসলামিক জিহাদে উদ্ধৃত ৬৪: জোরপূর্বক ধর্মান্তর, সাম্রাজ্যবাদ এবং দাসত্বের উত্তরাধিকার (২০১১) * আমরা অবহিত হয়েছি যে সোহরাওয়ার্দী কার্যত জনতাকে তাঁর হাতের তালুতে নিয়ে এসেছিলেন। তিনি কখনো উর্দু, কখনো বাংলায় কথা বলেন। তিনি সমবেত জনতার সকল অংশকে সন্তুষ্ট করতে সফল হয়েছিলেন। সন্দেহাতীতভাবে সোহরাওয়ার্দী একজন চালাক মানুষ। দুটি বিষয়ে তাঁর ব্যাখ্যা তাঁর উদ্ভাবনপটুতার উদাহরণ তৈরি করে। নিরাপত্তা আইনের সমালোচনা করে তিনি জনগণকে বলেন, তাঁরা কি জানতেন নিরাপত্তা আইনে কী আছে? এরপর তিনি বলেন, যখন কেউ সরকারের সমালোচনা করে, তখন পুলিশ এগিয়ে আসে এবং বিচার ছাড়াই তাদের কারাগারে প্রেরণ করে। আবার ভাষার ইস্যুতে তিনি মন্তব্য করেন যে উর্দু হওয়া উচিত রাষ্ট্রভাষা। এটা শুনে যখন কতিপয় বাঙালি তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে শুরু করেন, তখন তিনি তাঁদের কাছে প্রশ্ন রাখেন, পাকিস্তানের কোনো রাষ্ট্রভাষা ছিল কি না। তখন তিনি যুক্তিজাল বিস্তার করেন যে রাষ্ট্রভাষা হবে বাঙালির জন্য বাংলা, পাঞ্জাবিদের জন্য পাঞ্জাবি, সিন্ধিদের জন্য সিন্ধি প্রভৃতি। * ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ছোট কোঠায় বসে বসে জানালা দিয়ে আকাশের দিকে চেয়ে চেয়ে ভাবছি সোহরাওয়ার্দী সাহেবের কথা। কেমন করে তাঁর সাথে আমার পরিচয় হলো, কেমন করে তাঁর সান্নিধ্য আমি পেয়েছিলাম, কিভাবে তিনি আমাকে কাজ করতে শিখিয়েছিলেন এবং কেমন করে তাঁর স্নেহ আমি পেয়েছিলাম। * গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী উপমহাদেশে রাজনীতি ও গণতন্ত্রের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। * বাংলাদেশে যারাই বড় মাপের নেতা হয়েছেন, তাদের সবচেয়ে বড় গুণ ছিল তাদের বিরাট আত্মা বিগ হার্ট। সোহরাওয়ার্দী সাহেবের ছিল বিরাট আত্মা, জনগণের জন্য ছিল তার অবারিত দ্বার। * হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য রয়েছে, এর পেছনে কোনো ষড়যন্ত্র আছে কি না সেটা আমরা আজও জানি না। কোনদিন জানা যাবে সেটাও এই মুহূর্তে বলা যাবে না। * শহীদ ভাইয়ের জীবন ছিল একাকী ও দুঃখপূর্ণ। সব মহৎ মানুষের ক্ষেত্রেই তা হয়, তবে শহীদ ভাইয়েরটা আরো বেশি ছিল। তার সত্যিকারের কোনো গার্হস্থ্য জীবন ছিল না। * মহান নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর গণতান্ত্রিক আদর্শ অনুসরণ করে, জাতি শোষণমুক্ত সোনার বাংলা গড়ার যুদ্ধে ও সংগ্রামে এগিয়ে যাবে। পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে if notready এবং এটি বর্তমানে ব্যবহারের উপযোগী নয় । এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। if placedby ns:0 বিষয়শ্রেণী:উইকিউক্তি ভুক্তির কাজ চলছে]] [1 সেকেন্ড সেকেন্ড সেকেন্ড সেকেন্ড [3600 ঘণ্টা ঘণ্টা ঘণ্টা ঘণ্টা প্রদত্ত বাংলা সংখ্যাকে ইংরেজি বা ইংরেজি সংখ্যাকে বাংলা করে এই মডিউলটি প্রদত্ত ইনপুট ও আদেশ অনুসারে বাংলা সংখ্যাকে ইংরেজি ও ইংরেজি সংখ্যাকে বাংলায় রূপান্তর করে। ==অন্য মডিউলে ব্যবহারের জন্য ডাকা অন্য মডিউলে ব্যবহারের জন্য তিন পদ্ধতি ব্যবহার করে ডাকা যাবে। মডিউল:সংখ্যা পরিবর্তন স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংখ্যাকে পরিবর্তন করে। ইংরেজি সংখ্যা দিলে বাংলা ও বাংলা দিলে ইংরেজি মডিউল:ConvertDigit শুধু ইংরেজি মাস ও সংখ্যাকে বাংলায় রূপান্তর করে মডিউল:ConvertTime শুধু বাংলা মাস ও সংখ্যাকে ইংরেজিতে রূপান্তর করে উইকিউক্তি সংক্রান্ত নিবন্ধ দেখতে, দেখুন বিষয়শ্রেণী:উইকিউক্তি]] প্রশাসকদের তালিকা দেখতে দেখুন বিষয়শ্রেণী:উইকিউক্তির প্রশাসকবৃন্দ অথবা বিশেষ:Listusers/sysop]] | text এই বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত পাতাসমূহ উপবিষয়শ্রেণীতে স্থানান্তরিত করা উচিত (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে । এই বিষয়শ্রেণী রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে ছোট রাখা উচিত। এতে উপবিষয়শ্রেণী থাকা উচিত। যদি নিবন্ধ সরাসরি যোগ করতেই হয় তবে তা খুব অল্প হওয়া বাঞ্চনীয়। | text অনুগ্রহপূর্বক নতুন বার্তা/মন্তব্য সবার শেষে যোগ করুন। * নতুন বার্তা/মন্তব্য সবার শেষে যোগ করুন। বিশেষ:NewSection TALKPAGENAMEE নতুন মন্তব্যসূত্রের জন্য এখানে ক্লিক করুন]]। | qualifier বিষয়শ্রেণী:ধর্মীয় গুরু ধর্মীয় গুরু | category ধর্মীয় গুরু অসম্পূর্ণ 'দৈর্ঘ্যে কমপক্ষে একটি অক্ষর স্ট্রিং থাকতে হবে ['no-content-error ত্রুটি: কোন সংক্ষিপ্ত নির্দিষ্ট ছিল না এবং ' প্যারামিটার নির্ধারণ করা হয়নি।', এটি প্রধান পাতা]]তে প্রদর্শিত উক্তির তালিকা নির্বাচিত উক্তি প্রস্তাবনা (নভেম্বর ২০২২ সম্প্রদায় ঐক্যমত হয়েছে। সেজন্য প্রধান পাতায় এটি প্রদর্শন করা হলো, দয়া করে এই আলোচনাটি পরিবর্তন করবেন না। নির্বাচিত উক্তি প্রস্তাবনা (ডিসেম্বর ২০২২ সম্প্রদায় ঐক্যমত হয়েছে। সেজন্য প্রধান পাতায় এটি প্রদর্শন করা হলো, দয়া করে এই আলোচনাটি পরিবর্তন করবেন না। নির্বাচিত উক্তি প্রস্তাবনা (জানুয়ারি ২০২৩ পৃথিবীর কোনো বিশেষজ্ঞ ধারণা করতে পারেননি শ্রীলঙ্কার জনগণ যে তুষের আগুনে জ্বলছিল, তা বিস্ফোরণে পরিণত হবে। শ্রীলঙ্কার জাতীয় বীর, আজ জাতীয় ভিলেনে পরিণত হয়েছে। আমি সেই দিন হব শান্ত।
নাফিজ মোসাদ্দেক আহমেদ জন্ম ১৯৭৮) একজন ব্রিটিশ অনুসন্ধানী সাংবাদিক, লেখক এবং শিক্ষাবিদ। তিনি মার্চ ২০১৩ থেকে জুলাই ২০১৪ পর্যন্ত দ্য গার্ডিয়ানের একজন প্রাক্তন পরিবেশ ব্লগার। তিনি এখন বাইলাইন টাইমস এর বিশেষ তদন্ত রিপোর্টার। দ্রষ্টব্য এটি উইকিউক্তির সমস্যা সমাধানের পাতা। div> এখানে একটি প্রশ্ন করার আগে আপনি দেখতে চাইতে পারেন যে নিচের পৃষ্ঠাগুলির মধ্যে আপনার প্রশ্নের আরও ভাল উত্তর রয়েছে কিনা: সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়নি। এই সমস্যার জন্য আমরা দুঃখিত।'; বিষণ্ণ ঔদাসীন্যে ঊষাবৌদি বাংলাভাষায় প্রচলিত ঈশপের নিখুঁত গল্পটির ডালপালা অর্ধেক ছড়াতেই ঋতু ভুঁইঞা আর ঐন্দ্রিলা ধড়ফড়িয়ে দারুণ হৈ-হৈ করে উঠল ওঃ, ব্যাস্ এবার থামো তো, বুঝেছি বড্ডো পুরানো ঢঙের কেমন এক গল্প যার নীতিবাক্য হল,“মূঢ় আড়ম্বর ও আত্মশ্লাঘার ফল জীবনে বিঘ্ন ও বৃহৎ ক্ষতি” তাই না, এ্যাঁ? ০১২৩৪৫৬৭৮৯ ৳৫৬ ৉৫৬/- * সফটওয়্যার: পাইথন সাথে রিকোয়েস্ট লাইব্রেরি, কখনো পাইউইকিবট ফ্রেমওয়ার্ক বট শব্দটি সহ একটি বট অ্যাকাউন্ট নিবন্ধ করুন। যেমন আপনারনাম বট । দয়া করে বট পরিচালকের নাম উল্লেখ করুন এবং একটি আলোচনা পৃষ্ঠা যোগ করুন যেখানে আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারি। এই পাতায় সংক্ষিপ্তভাবে বট ব্যবহারের উদ্দেশ্য, ব্যবহৃত সফটওয়্যার (উদা. AutoWikiBrowser, PyWikipediaBot, ইত্যাদি) ও ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ভাষা লিখুন। * বট অবশ্যই "বট বিষয়ে দক্ষ" ব্যবহারকারীদের দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে। * নিচের ফরম অনুলিপি করে আপনার অনুরোধ যোগ করুন। কোনো কোন বট সম্পাদনার কাজ করলে ব্যবহারকারী আলাপ পাতায় বার্তার মাধ্যমে নির্দেশ করা থাকে। এখন পর্যন্ত বট নীতিমালা অনুযায়ী বাংলা উইকিউক্তিতে Special:ListUsers/bot NUMBERINGROUP:bot}}টি বট অনুমোদন করা হয়েছে। return Category:পুরানো শৈলীর ইউআই-বোতাম ব্যবহার করা পাতা মানুষ আর বট পৃথক থাকা উচিত। বট ব্যবহারকারীর নাম হিসেবে পরিচিত করা উচিত। সাধারণ ব্যবহারকারী]Bot" নাম সবচেয়ে বেশি পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। বটের একটি ব্যবহারকারী পাতা থাকা উচিত। এই পাতায় তার অপারেটর ও বট হিসেবে তার কার্যক্রম এবং বট পতাকা রয়েছে কিনা; উল্লেখ থাকা উচিত। বটের অপারেটরকে অবশ্যই নাগালের মধ্যে থাকতে হবে। বট অ্যাকাউন্টে অবশ্যই অপারেটরের কাছে একটি প্রমাণীকৃত ইমেল ঠিকানা থাকতে হবে, যে কোনো ব্যক্তি অপারেটরকে ইমেইল করতে সক্ষম হয়। উপরন্তু, এটি দৃঢ়ভাবে পরামর্শ দেয়া হয় যে, বট অপারেটরের নিজস্ব ব্যবহারকারী পাতা থাকা, যেখানে যেকেউ যোগাযোগ করতে পারে। আরেকটি গ্রহণযোগ্য পন্থা হচ্ছে অন্য কোনো উইকিমিডিয়া প্রকল্পে অপারেটরের পৃষ্ঠার দিকে নির্দেশ করা; এটা করতে অবশ্য কম পরামর্শ দেয়া হয়। বটের অপারেটরের অবশ্যই বাংলা জানা থাকা উচিত। যেহেতু বাংলা উইকিউক্তির প্রশাসকবৃন্দ বাংলা জানা থাকার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিয়ে থাকেন, তাই এটা অপরিহার্য যে তারা বাংলায় অপারেটরের সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হবে। বট পতাকা সম্প্রদায়ের ঐকমত্য সাপেক্ষে স্থানীয় ব্যুরোক্র্যাট দ্বারা মঞ্জুর করা হয়। একটি বট পতাকার অনুরোধ করতে, নিশ্চিত করুন যে আপনার বট উপরের নীতি মেনে চলছে। তারপর তার নামের সাথে একটি শিরোনাম যোগ করুন। শিরোনামের অধীনে, বটটির উদ্দেশ্য সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিন। আলোচনা সাধারণত দুই সপ্তাহের জন্য স্থায়ী হয়, কিন্তু প্রশাসক বা ব্যুরোক্র্যাটদের বিবেচনার ভিত্তিতে সংক্ষিপ্ত বা প্রসারিত করা যেতে পারে। আমি আমার বটের জন্য বট পতাকার আবেদন করছি। * অন্য যেসব প্রকল্পে বটটির পতাকা রয়েছে: নোম চম্‌স্কি পূর্ণনাম আভ্রাম নোম চম্‌স্কি ইংরেজি: Avram Noam Chomsky; জন্ম ৭ই ডিসেম্বর, ১৯২৮) একজন মার্কিন তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও সমাজ সমালোচক। তিনি বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক মার্কিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আজীবন অধ্যাপক এবং একই সাথে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যারিজোনা নামক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন। * লোকেদের নিষ্ক্রিয় এবং বাধ্য রাখার স্মার্ট উপায় হল গ্রহণযোগ্য মতামতের স্পেকট্রামকে কঠোরভাবে সীমিত করা, কিন্তু সেই বর্ণালীর মধ্যে খুব প্রাণবন্ত বিতর্কের অনুমতি দেওয়া-এমনকি আরও সমালোচনামূলক এবং ভিন্নমতের মতামতকে উত্সাহিত করা। এটি মানুষকে উপলব্ধি করে যে সেখানে মুক্ত চিন্তাভাবনা চলছে, যখন সিস্টেমের অনুমানগুলি বিতর্কের পরিসরের সীমাবদ্ধতার দ্বারা শক্তিশালী করা হচ্ছে।দ্য কমন গুড (১৯৯৮ ref> * যারা এটি অনুভব করেছেন তাদের জন্য সেন্সরশিপ কখনই শেষ হয় না। এটি এমন একটি ব্র্যান্ড যা কল্পনার উপর প্রভাব ফেলে যে ব্যক্তি এটি ভোগ করেছে, চিরকালের জন্য।নাদিন গর্ডিমার টেলিং টাইমস ৪৭২। (কোয়োটেবল চমস্কি দেখুন। ref> * আমাদের অজ্ঞতা সমস্যা এবং রহস্য বিভক্ত করা যেতে পারে। যখন আমরা কোন সমস্যার সম্মুখীন হই, তখন আমরা হয়তো এর সমাধান জানি না। কিন্তু আমাদের অন্তর্দৃষ্টি, জ্ঞান বৃদ্ধি এবং আমরা যা খুঁজছি তার একটা ধারণা আছে। আমরা যখন কোনো রহস্যের মুখোমুখি হই; সেটা যাইহোক, আমরা কেবল বিস্ময় এবং বিভ্রান্তির মধ্যেই তাকাতে পারি, ব্যাখ্যাটি কেমন হবে তা না জেনেই। স্টিভেন পিঙ্কার হাউ দ্য মাইন্ড ওয়ার্কস, চমস্কির অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন। (কোয়োটেবল চমস্কি দেখুন)। s' কোনও বৈধ পাতার নাম নয়", *সব কিছুর কেন্দ্রে অধিষ্ঠিত সূর্য। তাকে যথার্থ ভাবে বলা হয় প্রদীপ, মন, বিশ্বের অধিপতি। সূর্য তার সিংহাসনে বসে শাসন করে তার সন্তান গ্রহদের, যারা ঘোরে তাকে ঘিরে। *জ্যোতির্বিজ্ঞানের লক্ষ্য দুটি, দৃশ্যমানকে রক্ষা করা আর বিশ্বের সৌধের সত্যিকার রূপ ধ্যান করা। *প্রতিটি গ্রহ সূর্যকে ফোকাসে রেখে নির্দিষ্ট উপবৃত্তাকার কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে। *সূর্য এবং গ্রহের সংযোগকারী রেখা গ্রহের আবর্তনের সাথে সাথে সমান সময়ে সমান ক্ষেত্রফল অতিক্রম করে। *একটি গ্রহের কক্ষীয় পর্যায়কালের বর্গ তার কক্ষপথের অর্ধ-পরাক্ষের ঘনফলের সমানুপাতিক। *যদি পৃথিবী সমুদ্রের জলকে নিজের দিকে আকর্ষণ করা বন্ধ করে দেয় তবে সমুদ্রের সমস্ত জল উত্থিত হবে এবং তা চাঁদের দেহে প্রবাহিত হবে। *আমার প্রিয় কেপলার, তুমি এখানকার বিদ্বানদের সম্পর্কে কী বলবে, যারা এএসপির প্রাঞ্জলতায় পরিপূর্ণ, দূরবীন দিয়ে এক নজর দেখতে অটলভাবে অস্বীকার করেছে? আমরা এটা কি করব? আমরা কি হাসব, নাকি কাঁদব? | উক্তি প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া মানে একা হওয়া। | শ্রেণি বয়স সম্পর্ক নিঃসঙ্গতা]] আপনি যেভাবে আমাদের সাহায্য করতে পারেন নারীবাণী ২০২২ উদ্যোগের মাধ্যমে মানোন্নয়নকৃত ও নতুন সৃষ্ট ভুক্তিসমূহ অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে ক্যাম্পেইনের পোস্টকার্ড শেয়ার করুন | উক্তি সমস্ত মানুুষ বৃক্ষ নয়, কেউ কেউ স্বর্ণলতা হয়ে থাকে। তাদের আঁকড়ে ধরার বৃক্ষ লাগে, তথাপি জগতের কেউই বৃক্ষ হতে রাজি নয়। | উক্তি ভাষা ব্যক্তির অধীন, কোন গোষ্ঠী বা জাতির নয়। শুদ্ধ অশুদ্ধের মাপকাঠি মানতে আপনি বাধ্য নন। | উক্তি জাতিগত ভাষা বলতে কিছু নেই, ভাষা ব্যক্তিগত। জাতিগত বলে যা প্রচার করা হয় তা কেবল সাধারণ কিছু ব্যক্তিগত ভাষার সমষ্টি। | উক্তি আমার কেবল পূর্বপুরুষ নয়, পূর্বনারীও আছেন। আমার ডিএনএ-ও তা অস্বীকার করে না। | উক্তি নিরপেক্ষতার একটা মাপকাঠি হল সর্বনাম, খেয়াল করুন কেউ সেটি কিভাবে ব্যবহার করছে। | উক্তি মৃত্যুহীন জীবন ব্র্যাকেটহীন ফাংশনের মত, এটি ত্রুটি বৈ কিছুই নয়। স্টেটমেন্টের অন্তে বসা অর্ধকোলনও একই ধর্মের। | উক্তি স্রষ্টা অসংখ্য মানুষের জন্ম দিয়েছে, বিনিময়ে মানুষও অসংখ্য স্রষ্টার জন্ম দিয়েছে। আমি এই দুটোতেই ব্যর্থ হয়েছি। | শ্রেণি ঈশ্বর মানুষ ধর্ম]] | উক্তি পিতা ও জন্মদাতা, একজন ব্যক্তি দুটোই হতে পারেন। তবে বস্তুত এগুলো এক নয়। | উক্তি প্রাচুর্যের প্রকাশ থাকে কিন্তু দারিদ্র্যের থাকে না; ফলে সবচেয়ে দরিদ্র কে সেকথা আমরা জানি না। | শ্রেণি ঈশ্বর মানুষ ধর্ম]] | উক্তি নিখোঁজ হওয়ার নিউজই যদি পেলাম তবে নিখোঁজ হলাম কই! | উক্তি পাশবিক ও মানবিক দুটো সমার্থক শব্দ। সত্ত্বাভেদে এদের পরিবর্তন হয়। | উক্তি কলেজের অধ্যক্ষ হলেও তিনি আমার শিক্ষক নন, তার কাছে আমি এক নুকতাও পাঠ নিইনি। তবে দ্বাররক্ষী আমার শিক্ষক হতে পেরেছেন। | উক্তি আমি গালি দিতে পারিনা এমন না, দিনভর যা শুনি তা তো এড়িয়ে যেতে পারি না। সব কেবল রিসাইকল বিনে আছে, এই যা! * চলচ্চিত্র নির্মাণ আমার কাছে কোনো গোপন বিষয় নয়। আমি চলচ্চিত্র নির্মাণ একটি ব্যক্তিগত বিষয় দিয়ে শুরু করারা কথা বিবেচনা করি। একজন মানুষের নিজস্ব দৃষ্টি না থাকলে সে সৃষ্টি করতে পারে না। **ঘটক, ঋত্বিক (১৯৮৭)। সিনেমা অ্যান্ড আই। ঋত্বিক মেমোরিয়াল ট্রাস্ট। পৃ. ৬৫। **ঘটক, ঋত্বিক (১৯৮৭)। সিনেমা অ্যান্ড আই। ঋত্বিক মেমোরিয়াল ট্রাস্ট। পৃ. ৭৫। * মানুষ এবং তার সমাজের সম্পর্কে, পরীক্ষা শূন্যে ঝুলতে পারে না। এটা অন্তর্গত হতে হবে। মানুষের অন্তর্গত। **ঘটক, ঋত্বিক (১৯৮৭)। সিনেমা অ্যান্ড আই। ঋত্বিক মেমোরিয়াল ট্রাস্ট। পৃ. ৪৫। **ঘটক, ঋত্বিক (১৯৮৭)। সিনেমা অ্যান্ড আই। ঋত্বিক মেমোরিয়াল ট্রাস্ট। পৃ. ১৫। * ভোটাররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে কেন্দ্রে গিয়ে আমাকে বিপুল ভোট দিয়েছেন। কিন্তু তথাকথিত শিক্ষিত কর্মকর্তারা আমার মতো অশিক্ষিত মূর্খ ছেলেকে 'স্যার' ডাকতে হবে, এতে তাঁদের মানসম্মান থাকবে না, শুধু এই কারণে মুহূর্তের মধ্যে ফলাফল পাল্টে দিয়েছেন। দৃষ্টিভঙ্গি বদলান আমরা সমাজ বদলে দেবো * আপনারা শিক্ষিত কাগজে কলমে, মনুষ্যত্বের শিক্ষা শিক্ষিত লোকের মাঝে তেমন একটা নাই। * আমি অশিক্ষিত হয়ে লাত্থি উস্টা খেয়েও বেচে আছি, আপনারা শিক্ষিতরা কেন আত্মহত্যা করেন? * আমার চেহারাটা নিয়ে আর কি বলবেন? আল্লাহই তো আমারে বানাইছে। আমি তো বানাই নাই। আমি কি করবো? এই চেহারা চেঞ্জ তো করতে পারবো না৷ * জীবনের সব ব্যবসা আমি টাকা দিয়ে করেছি, শুধু নির্বাচন ছাড়া। * শিক্ষিতরা যে আমারে নিয়ে মজা করেন, আমার জায়গায় থাকলে তো রিসকা চালায়ে খাইতেন। আমি তো তাও চেহারা খারাপ বলে মিডিয়ায় আইছি, আপনার তো চেহারা মুটামুটি। আপনি তো তাও পারতেন না। * আমি আমার ভক্তগো একবার ধন্যবাদ দিলে সমালোচকগো দুইবার ধন্যবাদ দেই। তারা আমার ভিডিও খিয়াল করে দেখে। ঘুমাতে যাওয়ার আগেও দেখে, উইঠেও দেখে। * সারটিফিকেট ধারী শিক্ষিত লোক হইলো ভীতু। নিজেরা তো কিছু করবেই না, কেউ করতে দেখলেও গা জ্বলে। এরা যে কি চায় নিজেরাই জানে না। * আমি পরিত্যক্ত সন্তান হয়ে চানাচুর বেচে, সিডি, ডিস লাইন, মিউজিক ভিডিও করে ১০-১৫টা মানুষের দায়িত্ব নিতে পারি, আপনি শিক্ষিত হয়ে কিছু পারেন না কেন? * আমি হিরো আলম আমার ভিডিও দেখে খালি মানুষ হাসবে এই জন্যে কাজ করি। আমার মাইনসের হাসিমুখ দেখতেই ভালো লাগে। এই সব ভাইরাল, সমালোচনা এসবের জন্যে কাজ করি না। * আমি সকল বিধবা মা, পরিত্যক্ত নারী ও শিশুদের জন্যে একটা সংস্থা করে যেতে চাই, যাতে, আমার মায়ের মতো কারো মার যেন মাইর খেয়ে রাস্তায় বাচ্চা নিয়ে রাত কাটানো না লাগে। mini স full সম্পাদনা html_title এই টেমপ্লেটটি সম্পাদনা করুন', mini স্থা full স্থানান্তর html_title এই টেমপ্লেটটি স্থানান্তর করুন', পরীক্ষিত পরিবর্তন তারপর একটি একক সম্পাদনায় এই পাতায় যোগ করা যাবে। অনুগ্রহ করে কোনো পরিবর্তন প্রয়োগ করার আগে if 2 2 ifeq SUBPAGENAME নথি TALKSPACE BASEPAGENAME TALKPAGENAME আলাপ পাতায় তা আলোচনা করতে বিবেচনা করুন। উইকিউক্তির নির্বাচিত উক্তি হচ্ছে সবচেয়ে উন্নত ও গুণাবলীযুক্ত উক্তি। উক্তিগুলো যেকোনও পাতা বা বিষয় থেকে আহরিত হয়ে থাকতে পারে। নির্বাচিত উক্তির প্রধানতম গুণাবলী হচ্ছে- উক্তিটি সার্বিক বিচারে উন্নত বলে বিবেচিত হবে। উক্তিটির অর্থ ও মর্ম অনন্য হবে। উক্তিটি হতে পারে পৃথিবীর কোনও স্থান বা কাল বা পাত্রের মোড় ঘুরিয়ে দেয়ার মত কিছু। যেমন- শেখ মুজিবুর রহমানের উক্তি: এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম বা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের উক্তি: বিধবা বিবাহ প্রবর্তন আমার জীবনের সর্বপ্রধান সৎকর্ম। নির্বাচিত উক্তি হচ্ছে সেসব উক্তি; যেগুলো উইকিউক্তির অবদানকারী সম্প্রদায়ের মতে সেরা হিসেবে ধার্য করা হয়েছে। এই পাতায় যুক্ত হওয়ার পূর্বে প্রস্তাবনা ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে এসব উক্তির মান, নির্ভরযোগ্যতা, উদ্ধৃতিযোগ্যতা, পরিপূর্ণতা এবং তথ্যসূত্র যাচাই করা হয়। ; নির্বাচিত উক্তিগুলোকে নিম্নের গুণাবলীর অন্তর্ভুক্ত হতে হবে: সুলিখিত দ্বারা বুঝানো হয়েছে, উক্তিটি যথাযথভাবে এখানে আনীত হতে হবে। যদি অন্যভাষার উক্তি হয় তাহলে সুন্দরতম অনুবাদে হতে হবে। নিরপেক্ষ অর্থ হল, অনেক উক্তি পক্ষপাতী বা আক্রমণাত্মক হবার পরও নির্দিষ্ট নীতিমালার কারণে উইকিউক্তিতে রাখা হতে পারে। কিন্তু সম্প্রদায় ও পাঠকদের মানসিকতার দিকে লক্ষ্য রেখে এসব উক্তি নির্বাচিত উক্তি হিসেবে গণ্য হবেনা। চিত্র। উক্তিটির সাথে যোগ করার মত সঠিক চিত্র যোগ করতে হবে। একটি উক্তিকে নির্বাচিত করার আলোচনা শুরু করতে সবার নিচে বিষয় অনুযায়ী সবার নিচে উক্তিটি যুক্ত করুন। সাথে উপযুক্ত কোনও চিত্র দিতে পারেন। অন্যান্য উক্তির আলোচনায় মতামত দিন। * দিনে শতবার আমি একথা নিজেকে স্মরণ করাই যে, আমার গোটা জীবনটাই নির্ভর করে আছে অপরের শ্রমের উপর— তাঁদের কেউ জীবিত, কেউ বা মৃত এবং তাঁদের কাছ থেকে আমি যা পেয়েছি ও আজও পাচ্ছি, ঠিক সমানভাবেই তার প্রতিদান আমাকে অবশ্যই দিতে হবে। * এই কারাগারেও অনেক কয়েদি নিজের দোষে দোষী না অন্যের দোষে এখানে আছে। কেউ আসে নিজের দোষে, কেউ আসে অন্যের দোষে। অনেকে আসতে চায় না, আবার অনেকে এসে যেতে চায় না। কেউ আসে নিজে মরতে, আবার কেউ আসে অন্যকে মারতে। এই পৃষ্ঠাটি বর্ণনা করে যে কীভাবে মুছে ফেলার জন্য উপযুক্ত বলে মনে করা পৃষ্ঠাগুলি পরিচালনা করা উচিত, বিভিন্ন মুছে ফেলার বিকল্প এবং প্রক্রিয়াগুলি ব্যাখ্যা করে এবং উইকিউক্তি নিবন্ধগুলির সাথে কিছু সাধারণ সমস্যাগুলির সংক্ষিপ্তসার করে যা মুছে ফেলার পাশাপাশি অপসারণের বিকল্পগুলির জন্যও বলা যেতে পারে। বিষয়শ্রেণী:পুনর্নির্দেশিত পিছন সংযোগসহ অ-মুক্ত ফাইল]] নিবন্ধের নাম প্রয়োজন file other বিষয়শ্রেণী:নিবন্ধের পিছন সংযোগবিহীন অ-মুক্ত ফাইল PAGENAME # তাত্পর্য। অ-মুক্ত বিষয়বস্তু শুধুমাত্র তখনই ব্যবহার করা হয় যদি তার উপস্থিতির ফলে পাঠকদের বোঝার বৃদ্ধির হার উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ে এবং এটির বর্জন করা হলে তা বোঝার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। অ-মুক্ত মিডিয়া ফাইলসমূহ ব্যবহৃত হয় না যদি তা লেখা দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা যায় যা কিনা মিডিয়ার ন্যায় অনুরূপ ফাংশন প্রদান করে। | text এটি একটি ঐতিহাসিক চিত্র বা চিত্রের ডিজিটাল রুপ। এর স্বত্ত্ব, চিত্রের আলোকচিত্রী বা আলোকচিত্রী যে প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করেন তার দ্বারা সংরক্ষিত। বিষয়শ্রেণী:অ-মুক্ত ঐতিহাসিক উইকিপিডিয়া ফাইল PAGENAME local category বিষয়শ্রেণী:চিত্রের সারাংশ বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন * আপনার নিজের সৃষ্ট শিল্প/কাজ/কর্ম: যতদিন পর্যন্ত অন্যরা এ কাজে অথবা এ থেকে উৎপাদিত কাজে একই ভাবে আপনাকে কৃতিত্ব প্রদান করবে ততদিন অ-বাণিজ্যিক ব্যবহার, বাণিজ্যিক ব্যবহার এবং যে কোনভাবে পরিবর্তন সাধনে অনুমোদন: আপনাকে কৃতিত্ব প্রদানে অ-বাণিজ্যিক ব্যবহার, বাণিজ্যিক ব্যবহার, এবং পরিবর্তন সাধন অনুমোদন: কোনও অধিকার সংরক্ষণ করছেন না: PD-USGov| মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরকার সংস্থার কাজ * মুক্ত-নয় সৌজন্যমূলক ব্যবহার নিচের ট্যাগসমূহ ব্যবহার করার পূর্বে WP:NONFREE পড়ুন: Non-free USGov-USPS stamp মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডাক টিকিট যা ১৯৭৮ বা এর পরে প্রকাশিত অ-মুক্ত মাইক্রোসফট স্ক্রিনশট মাইক্রোসফট পণ্যের স্ক্রীনশট আপনার পাতাটিকে একটি নির্বাচিত পাতার সেটে যুক্ত করতে নিচে প্রস্তাবনা যুক্ত করুন। পাতাটি নির্বাচিত হবার যোগ্য। ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান/স্বাক্ষর ১৭:৪৬, ২২ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) নীচের দুটি বোতামের একটিতে ক্লিক করে একটি নতুন প্রতিবেদন তৈরি করে ধ্বংসপ্রবণতার প্রতিবেদন করুন৷ ব্যবহারকারীর নাম/আইপি ঠিকানা এবং প্রশাসকের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন এমন আচরণ অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না। title="আপনার পছন্দের অক্ষরটি যোগ করতে তার ওপর ক্লিক করুন"> গ্র গ্র্য গ্ল ঘ্ন ঘ্য ঘ্র ঙ্ক ঙ্‌ক্ত ঙ্ক্য ঙ্ক্ষ ঙ্খ ঙ্গ ঙ্গ্য ঙ্ঘ ঙ্ঘ্য ঙ্ঘ্র ঙ্ম চ্চ চ্ছ চ্ছ্ব চ্ছ্র চ্ঞ চ্ব চ্য জ্জ জ্জ্ব জ্ঝ জ্ঞ জ্ব জ্য জ্র ঞ্চ ঞ্ছ ঞ্জ ঞ্ঝ ট্ট ট্ব ট্ম ট্য ট্র ড্ড ড্ব ড্য ড্র ড়্গ ঢ্য ঢ্র ণ্ট ণ্ঠ ণ্ঠ্য ণ্ড ণ্ড্য ণ্ড্র ণ্ঢ ণ্ণ ণ্ব ণ্ম ণ্য ৎক ত্ত ত্ত্ব ত্ত্য ত্থ ত্ন ত্ব ত্ম ত্ম্য ত্য ত্র ত্র্য ৎল ৎস থ্ব থ্য থ্র দ্গ দ্ঘ দ্দ দ্দ্ব দ্ধ দ্ব দ্ভ দ্ভ্র দ্ম দ্য দ্র দ্র্য ধ্ন ধ্ব ধ্ম ধ্য ধ্র ন্ট ন্ট্র ন্ঠ ন্ড ন্ড্র ন্ত ন্ত্ব ন্ত্য ন্ত্র ন্ত্র্য ন্থ ন্থ্র ন্দ ন্দ্য ন্দ্ব ন্দ্র ন্ধ ন্ধ্য ন্ধ্র ন্ন ন্ব ন্ম ন্য প্ট প্ত প্ন প্প প্য প্র প্র্য প্ল প্স ফ্র ফ্ল ব্জ ব্দ ব্ধ ব্ব ব্য ব্র ব্ল ভ্ব ভ্য ভ্র ম্ন ম্প ম্প্র ম্ফ ম্ব ম্ব্র ম্ভ ম্ভ্র ম্ম ম্য ম্র ম্ল য্য র্ক র্ক্য র্গ্য র্ঘ্য র্চ্য র্জ্য র্ণ্য র্ত্য র্থ্য র্ব্য র্ম্য র্শ্য র্ষ্য র্হ্য র্খ র্গ র্গ্র র্ঘ র্চ র্ছ র্জ র্ঝ র্ট র্ড র্ণ র্ত র্ত্র র্থ র্দ র্দ্ব র্দ্র র্ধ র্ধ্ব র্ন র্প র্ফ র্ভ র্ম র্য র্ল র্শ র্শ্ব র্ষ র্স র্হ র্ঢ্য ল্ক ল্ক্য ল্গ ল্ট ল্ড ল্প ল্‌ফ ল্ব ল্‌ভ ল্ম ল্য ল্ল শ্চ শ্ছ শ্ন শ্ব শ্ম শ্য শ্র শ্ল ষ্ক ষ্ক্র ষ্ট ষ্ট্র ষ্ঠ ষ্ঠ্য ষ্ণ ষ্প ষ্প্র ষ্ফ ষ্ব ষ্ম ষ্য স্ক স্ক্র স্খ স্ট স্ট্র স্ত স্ত্ব স্ত্য স্ত্র স্থ স্থ্য স্ন স্প স্ব স্প্র স্প্‌ল স্ফ স্ম স্য স্র স্ল ষ্ট্য হ্ণ হ্ন হ্ব হ্ম হ্য হ্র হ্ল বাংলা উইকির জন্য কোড সামান্য সম্পাদনা করে যোগ এই লাইনের নিচে কোড যোগ করবেন না সাধারণ সম্পাদনা মোডের জন্য বোতাম 'রচনাশৈলী বিষয়শ্রেণী চিত্র বিষয়বস্তু| যোগ বানান| সংশোধন', 'হালনাগাদ| করা হল ট্যাগ| যোগ/বাতিল অনুলিপি| সম্পাদনা উত্তর| প্রদান মন্তব্য| যোগ' দৃশ্যমান সম্পাদনার জন্য বোতাম আলোচনার জন্য কোনও বোতাম নেই দৃশ্যমান সম্পাদনা আলোচনার পৃষ্ঠাগুলিতে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে নয়) 'রচনাশৈলী বিষয়শ্রেণী চিত্র বিষয়বস্তু| যোগ বানান| সংশোধন', 'হালনাগাদ| করা হল ট্যাগ| যোগ/বাতিল অনুলিপি| সম্পাদনা' .attr title সম্পাদনা সারাংশ বোতাম সম্পর্কিত তথ্য কিছু দরকারী পূর্বনির্ধারিত সারাংশসহ সম্পাদনা সারাংশ বাক্সের নিচে ক্লিকযোগ্য বোতাম যোগ করে। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য পড়ুন উইকিউক্তি:উইকিউক্তি]]। কোনও কিছুতেই বেশি তাড়াহুড়ো করবেন না ইংরেজি টেমপ্লেট বা বিষয়বস্তু আমদানি না করার অনুরোধ প্রিয়, আমি দেখতে পেলাম আপনি সাহায্যকেন্দ্রের শীর্ষ পাতাটি আমদানি করেছেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেটা ইংরেজিতে ছিল। প্রয়োজনে কম হোক, কিন্তু বাংলায় থাকুক; এভাবে আমদানি বা অনুবাদ করে আনয়ন করতে পারেন। অননুদিত কোনও পাতা দয়া করে আনবেন না। ব্যবহারকারী:খাত্তাব হাসান/স্বাক্ষর ০৩:৩১, ২১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি) SearchHint বাংলা উইকিউক্তির ভুক্তিতে %s ধারণকারী শব্দ খুঁজুন', globalSearchHint s-এর জন্য বিভিন্ন ভাষায় উইকিউক্তি জুড়ে অনুসন্ধান করুন', disable previews প্রাকদর্শন নিষ্ক্রিয় করো', togglePreviewsHint এই পাতায় পপআপে প্রাকদর্শন উৎপন্ন টগল করে', disablePopupsHint এই পৃষ্ঠাতে পপআপ নিষ্ক্রিয় করুন। পুনঃ-সক্রিয় করতে পৃষ্ঠা পুনরায় লোড করুন।', historyfeedHint এই পৃষ্ঠার সাম্প্রতিক পরিবর্তনের আরএসএস ফিড', purgePopupsHint পপআপ পুনঃস্থাপন করুন, সব ক্যাশে পপআপ ডেটা সাফ করুন।', PopupsHint পপআপ পুনঃস্থাপন করুন, সব ক্যাশে পপআপ ডেটা সাফ করুন।', Toggle image size চিত্রের আকার টগল করতে ক্লিক করুন', UndeleteHint s-এর জন্য মুছে ফেলার ইতিহাস দেখাও', protectHint s-এ সম্পাদনার অধিকার সীমাবদ্ধ রাখুন', unprotectHint sকে আবার যে কেউ দ্বারা সম্পাদনা করার অনুমতি দিন', ThanksHint এই ব্যবহারকারীকে ধন্যবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠান', nullEditHint কোন পরিবর্তন না করে s-এ একটি সম্পাদনা জমা দিন', markpatrolledHint এই সম্পাদনা টহলকৃত হিসেবে চিহ্নিত করুন', Show the last edit সাম্প্রতিকতম পরিবর্তনের প্রভাব দেখাও', lastContribHint শেষ সম্পাদনাকারী কর্তৃক প্রণীত পরিবর্তনের নীট প্রভাব দেখাও', purgeHint s-এর একটি সতেজ অনুলিপি নিন', renderHint s-এর একটি সমতল এইচটিএমএল সংস্করণ দেখান', sinceMeHint আমার শেষ সম্পাদনার পর থেকে পরিবর্তনগুলি দেখাও', editorListHint ব্যবহারকারীদের তালিকা যারা %s সম্পাদনা করেছেন', RecentchangeslinkedHint s-এর সাথে সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের পরিবর্তন দেখাও', undoHint এই সম্পাদনা বাতিল করুন', disambigHint s এ এই লিঙ্ক দ্ব্যর্থতা নিরসন করুন', WhatlinkshereHint যে পাতাগুলি থেকে %s-এ সংযোগ আছে তাঁর তালিকা', watchHint আমার নজরতালিকায় %s যোগ করো', Category members s shown বিষয়শ্রেণীর সদস্য sটি প্রদর্শিত হচ্ছে not commons উইকিমিডিয়া কমন্সে এই নামের কোন ফাইল নেই।', commons only এই ফাইলটি উইকিমিডিয়া কমন্স থেকে এসেছে।', commons dupe একই ফাইল উইকিমিডিয়া কমন্সে উপলব্ধ বলে মনে হচ্ছে।', commons conflict একই নামের একটি আলাদা ফাইল উইকিমিডিয়া কমন্সে উপলব্ধ।', edit user talk ব্যবহারকারী আলাপ সম্পাদনা', email user ব্যবহারকারীকে ইমেইল করুন', PrefixIndexHint s-এর ব্যবহারকারী নামস্থানে পাতা দেখান', block user ব্যবহারকারীকে বাধা দাও', BlockipHint s কে সম্পাদনা করা থেকে আটকান', 'এই পাতার সার্ভার ক্যাশে পরিস্কার করুন', অনুসন্ধান বাক্সের পাশের তীর চিহ্নে ‘শোধন’ ট্যাব যুক্ত হবে, যা ক্লিক করলে তাৎক্ষণিকভাবে পাতার ক্যাশ পরিস্কার করবে। //বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে লোড হবে একটি নতুন ট্যাব/উইন্ডোতে বহিঃসংযোগ খুলবে। পূর্বনির্ধারিত * মুছে ফেলার সাধারণ কারণ: দ্রুত অপসারণ * মুছে ফেলার সাধারণ কারণ সম্প্রদায়ের পর্যালোচিত কিছু, সীমিত, ক্ষেত্রে আছে যেখানে প্রশাসকরা উইকিউদ্ধৃতি পৃষ্ঠাগুলি "বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গিতে" মুছে ফেলতে পারেন। অ-প্রশাসকরা পৃষ্ঠায় একটি দ্রুত মুছে ফেলার ট্যাগ যুক্ত করে এই জাতীয় পৃষ্ঠাগুলিতে প্রশাসকদের সতর্ক করতে পারে। এই ধরনের একটি নিবন্ধ ট্যাগ করতে, পৃষ্ঠাটি সম্পাদনা করুন এবং পৃষ্ঠার শীর্ষে নিম্নলিখিত ট্যাগগুলির মধ্যে একটি যুক্ত করুন সাধারণ ট্যাগ নিম্নের বার্তাটি প্রদর্শন করবে: অনুগ্রহ করে কোনও পাতার বিষয়বস্তু খালি করবেন না কারণ এটি পৃষ্ঠাটির মূল্যায়ন করা কঠিন করে তুলবে। (বিরল ক্ষেত্রে, যেমন স্পষ্টভাবে মানহানিকর উপাদান, খালি করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে, সম্পাদকদের মূল্যায়নের জন্য পৃষ্ঠার ইতিহাস পরীক্ষা করতে হবে।) যদি একটি ভুক্তি উইকিউক্তি:অপসারণ প্রস্তাবনা]]য় তালিকাভুক্ত করা হয়, কিন্তু দ্রুত অপসারণের মানদণ্ডের মধ্যে পড়ে; তবে এটি স্বাভাবিক "ল্যাগ টাইম" এর আগে অপসারণ করা হতে পারে উইকিউক্তি:অপসারণ নীতিমালা দেখুন)। এই বিচারধারাগুলো সমস্ত উইকিউক্তি পৃষ্ঠাগুলোতে প্রযোজ্য, আলাদাভাবে তালিকাভুক্ত নির্দিষ্ট প্রকারগুলোসহ। অনর্থক পাতা । উইকিউক্তির নীতির সুস্পষ্ট বিরোধিতায় তৈরি অর্থহীন বিষয়বস্তুসহ পাতা বা একেবারে অসংলগ্ন (যেমন বসজস্কস্কস বা পরীক্ষামূলক পাতা (যেমন আমি কি সত্যিই এখানে একটি পৃষ্ঠা তৈরি করতে পারি অথবা ধ্বংসপ্রবণতা। (প্রশাসক: অপসারণের আগে বিচারধারা যাচাই করতে দয়া করে নির্দিষ্ট নীতি পর্যালোচনা করুন।) ইতিমধ্যে অপসারিত । উইকিউক্তির অপসারণ নীতি অনুসারে অপসারিত বিষয়বস্তু পুনরায় তৈরি করা হয়েছে। এটি সেই সামগ্রীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় যা অপসারণের নীতি অনুসারে মুছে ফেলা হয়নি৷ গৃহস্থালি পরিষ্কারকরণ । অ-বিতর্কিত রক্ষণাবেক্ষণের কাজগুলো যেমন পৃষ্ঠার ইতিহাসগুলিকে একত্রিত করার জন্য একটি পৃষ্ঠা সাময়িকভাবে মুছে ফেলা বা একটি অ-বিতর্কিত পৃষ্ঠা সরানো যেমন একটি পুনঃনির্দেশকে উল্টানো বা একটি দ্ব্যর্থতাহীন পৃষ্ঠা অপসারণ করা যা শুধুমাত্র একটি নিবন্ধকে নির্দেশ করে। লেখকের অনুরোধ। যে কোনো পৃষ্ঠার জন্য মূল লেখক দ্বারা মুছে ফেলার অনুরোধ করা হয়েছে, যদি পৃষ্ঠাটি শুধুমাত্র তার লেখক দ্বারা সম্পাদনা করা হয় এবং ভুলবশতঃ তৈরি করা হয়। যদি লেখক পৃষ্ঠাটি ফাঁকা করে দেন, তাহলে এটি মুছে ফেলার অনুরোধ হিসাবে নেওয়া যেতে পারে। পিতৃহীন আলাপ পাতা। পৃষ্ঠাগুলির আলাপ পাতাগুলি যা বিদ্যমান নেই, যদি না সেগুলিতে অপসারণের আলোচনা থাকে যা অন্য কোথাও লগ করা হয়নি। দ্ব্যর্থহীন কপিরাইট লঙ্ঘন। এটি এমন টেক্সট পৃষ্ঠাগুলির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যেখানে কপিরাইটযুক্ত উপাদান রয়েছে যেখানে পাবলিক ডোমেইন, ন্যায্য ব্যবহার বা একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ বিনামূল্যে লাইসেন্সের কোনও বিশ্বাসযোগ্য দাবি নেই, যেখানে সংরক্ষণের যোগ্য পৃষ্ঠায় কোনও লঙ্ঘনকারী সামগ্রী নেই৷ যদি পৃষ্ঠার অংশগুলি কপিরাইট লঙ্ঘন না হয়, এবং অন্যথায় দ্রুত অপসারণের জন্য যোগ্য না হয়, তাহলে কপিরাইট লঙ্ঘনগুলি সরানো উচিত এবং পৃষ্ঠার ইতিহাস থেকে সংশোধন করা উচিত। কোন উপাদান নেই । যে ভুক্তিতে বিষয়ের সংশ্লিষ্ট কোনো ভূমিকা বা কোনো উদ্ধৃতি নেই। এতে বিষয় চিহ্নিত করার জন্য পর্যাপ্ত তথ্য নেই। অথবা পাতাটি খুব ছোট (যেমন অমুক একজন মজার মানুষ যিনি ফ্যাক্টরি এবং হ্যাসিন্ডা তৈরি করেছেন। এবং তার স্ত্রী দুর্দান্ত।")। পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ভুক্তি ব্যতীত অন্য পাঠ্য ভুক্তিবিহীন পাঠ্য (বিষয়-নির্দিষ্ট পরিবর্তন ছাড়াই বয়লারপ্লেট টেমপ্লেটের সম্পূর্ণ বা আংশিক কপি, হাইপারলিঙ্ক ছাড়া আর কিছুই নেই, শিরোনামের সহজ পুনঃবিবৃতি এবং/অথবা তার শিরোনাম দ্বারা নাম দেওয়া ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর সাথে সঙ্গতি করার চেষ্টা)। অন্য উইকির বিষয়বস্তু। নিবন্ধগুলি যা ইতিমধ্যেই ট্রান্সউইকি নিয়মের মাধ্যমে সরানো হয়েছে। (গন্তব্য প্রকল্পের ট্রান্সউইকি করা নিবন্ধের আলাপ পাতায় নিবন্ধটির সম্পাদনা ইতিহাস সঠিকভাবে পোস্ট করা হয়েছে কিনা তা মুছে ফেলার আগে যাচাই করা ভাল।) আক্রমণাত্মক পাতা। যে প্রবন্ধগুলি বিষয়বস্তুকে অপমানিত করা ছাড়া আর কোন উদ্দেশ্য পূরণ করে না (যেমন সেলিম একজন মূর্খ")। অস্তিত্বহীন পাতায় পুনর্নির্দেশ। হয়তো এটি অন্য কোন লক্ষ্যে তৈরিকৃত একটি দরকারী পুনর্নির্দেশকারী পাতা হতে পারে। তাই এটিকে সময় নিয়ে অপসারণ করা উচিত। ব্যবহারকারী পাতায় পুনর্নির্দেশ। ব্যবহারকারীর পাতা থেকে প্রধান নামস্থানে স্থানন্তর করা হয়েছে, এমন ইতিহাস ছাড়াই তৈরি পুনর্নির্দেশ। (কখনও কখনও নতুন উইকিউক্তিয়ানরা ভুলবশত মূল নামস্থানে ব্যবহারকারীর পাতা তৈরি করে ফেলে। তাদের ইতিহাস সংরক্ষণ করার জন্য "স্থানান্তর" সরঞ্জামটি ব্যবহার করে তাদের ব্যবহারকারী পাতায় পুনর্নির্দেশ করুন এবং পুনর্নির্দেশ মুছে ফেলার আগে এক বা দুই দিন অপেক্ষা করুন)। অসংজ্ঞায়িত নামস্থানে পুনর্নির্দেশ । হয়তো বানান ভুলের কারণে এরূপ পাতা তৈরি হতে পারে, যা আদতে দরকারি পাতা। খালি বিষয়শ্রেণী। কমপক্ষে চার দিনের জন্য কোন নিবন্ধ বা উপশ্রেণী নেই) যার একমাত্র বিষয়বস্তুতে মূল বিষয়শ্রেণীর সংযোগ রয়েছে। এটি অপ্রতে আলোচিত বিষয়শ্রেণীর জন্য প্রযোজ্য নয়। যদি বিষয়শ্রেণীটি তুলনামূলকভাবে নতুন না হয়, তবে এটিতে সম্ভবত আগের নিবন্ধগুলিতে রয়েছে এবং সেক্ষেত্রে আরও গবেষণা প্রয়োজন হতে পারে। দ্রুত বিষয়শ্রেণী নামান্তর। পুরাতন বিষয়শ্রেণীগুলো যদি নিচের নীতিমালা অনুযায়ী দ্রুত নামান্তরের জন্য দ্রুত নামান্তরের জন্য যোগ্য বিবেচিত হয় (ভুক্তিগুলো আগে নতুন বিষয়শ্রেণীতে যুক্ত করতে হবে): বানান/টাইপো সংশোধন (উদাহরণতঃ খলা খেলা লেখক লেখক কিন্তু ভারতীয় বা বাংলাদেশী শব্দে পূর্ববর্তী ব্যবহৃত বানান পরিবর্তন করা যাবেনা । একবচন থেকে বহুবচনে বা বহুবচন থেকে একবচনে যাওয়া (উদাহরণতঃ লেখক লেখকবৃন্দ । দেশ অনুসারে" বা এইধরণের বিষয়শ্রেণী রীতি ঠিক রাখার জন্য নামান্তর। দেশের নামে সংক্ষিপরূপ থেকে পূর্ণরূপে নেওয়া। যেমন: ইউএস থেকে যুক্তরাষ্ট্র। টেমপ্লেট বিষয়শ্রেণী। যদি কোনও বিষয়শ্রেণী কোনও বিশেষ একক টেমপ্লেটের কারণে জনপ্রিয় হয় এবং অন্য অপসারণ নীতিমালা অনুসারে টেমপ্লেটটি অপসারিত হয়, তাহলে বিষয়শ্রেণীটিও কোনও আলোচনা ছাড়াই অপসারিত হবে। ব্যবহারকারীর অনুরোধ । ব্যবহারকারীরা তাদের নিজস্ব ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী পাতা বা উপপাতাগুলো মুছে ফেলার অনুরোধ করে থাকলে৷ ব্যবহারকারী পাতা এবং উপপাতা দেখার সাথেসাথে মুছে ফেলা যেতে পারে; আলাপ পাতাগুলো দেখার সাথেসাথে মুছে ফেলা হবেনা এবং ১৫ দিনের "অপসারণের প্রস্তাবনা" প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। আক্রমণাত্মক টেমপ্লেট । কোনও ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে উদ্দেশ্য করে আক্রমণাত্মক বা অশ্রদ্ধামূলক টেমপ্লেটসমূহ। যদি কোনও পাতার অপসারণ নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়, তাহলে সেটা নিয়ে স্থিরভাবে আলোচনা করে সিদ্ধান্তে আসা উচিত। সেসব ক্ষেত্রে দ্রুত অপসারণের নীতিমালা সরাসরি প্রয়োগ যদিও বৈধ, কিন্তু অনুত্তম। আবার কোনও ক্ষেত্রে পাতা যদি পরীক্ষামূলক হয়, আর ব্যবহারকারী সেটা নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হন; সেসব ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর পাতার উপপাতায় বিনা পুনর্নির্দেশে স্থানান্তর করাটাই উত্তম। সকল ক্ষেত্রে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করা উচিত, একসময় প্রতিটি ব্যবহারকারীই নতুন ছিলেন ও থাকেন। এই টেমপ্লেট পাতাকে বিষয়শ্রেণী:দ্রুত অপসারণের যোগ্য]]তে অন্তর্ভুক্ত করবে। s s|%s পাতায় পাওয়া যেতে পারে।', self:addCat(0 টেমপ্লেটে অবৈধ তারিখ প্যারামিটারসহ নিবন্ধসমূহ') self:addCat('all উইকিপিডিয়া বার্তা বাক্স প্যারামিটার ঠিক করা প্রয়োজন allSort) 'এই বার্তা বাক্স একটি অবৈধ "type=%s" প্যারামিটার ব্যবহার করছে এবং তা ঠিক করা প্রয়োজন।', * আজও, ইউক্রেনে ইকুমেনিজম একটি স্বপ্ন। উইকিউক্তি সক পাপেট্রির ক্ষেত্রে বাংলা উইকিপিডিয়া ও বৈশ্বিক উইকিমিডিয়ার নীতিমালাকে অনুসরণ করে থাকে। ==বিদ্যমান উক্তির পাতায় অবদান রাখা== ==নতুন উক্তির পাতা তৈরি করা== আপনি যে পাতাটি তৈরি করতে চাইছেন, সেই পাতাটির নাম নিচের বাক্সে লিখুন। তারপর পাতা তৈরি করুন ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর, আপনাকে একটি নতুন জায়গায় নিয়ে যাওয়া হবে ও তাতে একটি বাক্স দেওয়া থাকবে। বাক্সে উক্তি লিখুন ও উক্ত পাতাটি প্রকাশ করুন। নতুন উক্তির পাতা প্রকাশের পর, উক্ত পাতায় থাকা কলম আইকনে ক্লিক করে আপনি উক্ত পাতাটি আবার সম্পাদনা করতে পারবেন। placeholder=শিরোনাম লিখুন (উদা: কাজী নজরুল ইসলাম) ব্যক্তি যদি বাঙালি হয়, তবে তার উক্তি হুবহু তুলে দিন। ব্যক্তি যদি বিদেশি হয়, তবে উক্তি অনুবাদ করে যোগ করুন। ১ম উক্তির উৎস, অর্থাৎ কোথা থেকে উক্তিটি পেয়েছেন ২য় উক্তির উৎস, অর্থাৎ কোথা থেকে উক্তিটি পেয়েছেন ৩য় উক্তির উৎস, অর্থাৎ কোথা থেকে উক্তিটি পেয়েছেন এভাবে যত সম্ভব উক্তি যোগ করুন উদাহরণ হিসেবে কাজী নজরুল ইসলাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পাতা দেখুন। করা হয়েছে। হালনাগাদের সময় করনীয় আলাপ পাতায় দেখুন। করা হয়েছে। হালনাগাদের সময় করনীয় আলাপ পাতায় দেখুন। * মহাসমুদ্রের শত বৎসরের কল্লোল কেহ যদি এমন করিয়া বাঁধিয়া রাখিতে পারি যে, সে ঘুমাইয়া-পড়া শিশুটির মতো চুপ করিয়া থাকিত, তবে সেই নীরব মহাশব্দের সহিত এই লাইব্রেরির তুলনা হইত। * আমার মনে হয়, এ দেশে লাইব্রেরির সার্থকতা হাসপাতালের চাইতে কিছু কম নয়, এবং স্কুলকলেজের চাইতে কিছু বেশি। *পাঠাগার নিঃসন্দেহে লিখিত ভাষার সঞ্চয় কেন্দ্র। এখানে মানুষ বিপুল পৃথিবীর বিচিত্র সঞ্চয়ের সঙ্গে পরিচিত হয় * আমি সবসময় স্বর্গকে এক ধরনের গ্রন্থাগার হিসেবে কল্পনা করেছি। কোন বার্তা এখনো এই ব্যবহারকারীকে দেয়া হয়নি। ns:0 দয়া করে বিকল্প শিরোনাম বা বানানের জন্য ns:Special Search PAGENAME উইকিউক্তিতে PAGENAME নামে অনুসন্ধান করুন। ns:Portal এই জাতীয় বিষয় নিয়ে অন্য কোন প্রবেশদ্বার রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে অনুগ্রহ করে বিদ্যমান প্রবেশদ্বার ব্রাউজ করুন। এই পাতাটি তৈরি করার আগে ns:Project উপপাতা দেখুন। ns:Special WhatLinksHere FULLPAGENAME উইকিউক্তিতে এই শিরোনামের সাথে সংযুক্ত আছে, এমন পাতাগুলো দেখুন]] এই বার্তাটি প্রদর্শিত হওয়ার অন্যান্য কারণ সাম্প্রতিক সময়ে তৈরি হয় তবে তা সাথে সাথে প্রদর্শিত নাও হতে পারে, কারণ ডেটাবেজ আপডেট হতে কয়েক মিনিট সময় নেয়; অনুগ্রহ করে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন, সেই সাথে fullurl FULLPAGENAME action=purge ক্যাশে পরিষ্কারের] অপশনটি কাজে লাগাতে পারেন। ইন্টারফেস বার্তায় প্রদর্শিত পাতা বা টেমপ্লেট মহব্বত আলী জালাল, এইডা (গলায় ফাঁস দেওয়ার দড়ি) আমার বালিশের নিচে রাখবি। এই, মোম কই? অহ, দড়িতে মোম লাগা। ফাঁসির দড়িতে মোম লাগে ক্যান? হুম? মোম ক্যান লাগায়? ফাঁসির দড়ি মাক্করের মতন তেলতেলা না হইলে গলার চামড়া কাইট্টা রক্তারক্তি হয়ে যাইতে পারে–মাথাটা খুইলাও পইড়া যাইতে পারে। মইরা যখন যাইবো এত কষ্ট দিয়া কি লাভ! হুমায়ুন কবীর মোস্তাক সাহেব, আমরা কি হোটেল চালাচ্ছি? আপনি রিসিপশনিস্ট আর আমি হোটেলের ম্যানেজার? কি? কথা বলেন না ক্যান? অ্যাম আই রানিং অ্যা ব্রোথেল?? ==পর্ব ২: ব্ল্যাক শিপ কুলাঙ্গার কারাগারের এক কর্মচারী আরেক কর্মচারীকে উদ্দেশ্য করে) ভাই আপনারা কালকে বললেন তিনি (রহস্যময় কয়েদি) জ্বীন-ভূত, আজকে তারে জ্যান্ত বানায়া ফেললেন। ব্যাপারটা কেমন হয়ে গেল না? ==পর্ব ৩: লাইফ অ্যান্ড ডেথ জীবন ও মৃত্যু মহব্বত আলী রহস্যময় কয়েদি সম্পর্কে) মানুষ চিনতে হয় তার নিয়ত দিয়া। আমি তার চোখে নেক নিয়ত দেখসি। এটা সব মানুষের থাকেনা। কিন্তু যার থাকে সে নিজের তকদির নিজেই গড়ে। দুনিয়ার কোন শক্তি তারে ঠেকায়া রাখতে পারেনা। ==পর্ব ৪: হিস্ট্রি অ্যান্ড মিস্ট্রি ইতিহাস ও রহস্য মোস্তাক আহমেদ তার অধীনস্থদের উদ্দেশ্য করে) আপনাদের পরিচিত কেউ আছে যে আড়াইশো বছর ধরে বেঁচে আছে? তাহলে এই লোক আড়াইশো বছর বেঁচে আছে কিভাবে? আপনারা বাবা-বাবা করে হুমড়ি খেয়ে পড়তেসেন। মানে এইটা কি? জেল না মাজার? রহস্যময় কয়েদি ইশারা ভাষায়) একজন মানুষের জীবন কতদিন থাকবে তা কেউ জানেনা। আপনারা কেন? আমি নিজেও বিশ্বাস করিনা আমি এতদিন ধরে কারাগারে বন্দি আছি, বেঁচে আছি। উনি (মোস্তাক আহমেদ) জানেন এই কারাগারেও অনেক কয়েদি নিজের দোষে দোষী না অন্যের দোষে এখানে আছে। কেউ আসে নিজের দোষে, কেউ আসে অন্যের দোষে। অনেকে আসতে চায় না, আবার অনেকে এসে যেতে চায় না। কেউ আসে নিজে মরতে, আবার কেউ আসে অন্যকে মারতে। ==পর্ব ৫: লাইট অ্যান্ড শ্যাডো আলো ও ছায়া ==পর্ব ৬: স্প্রিট অ্যান্ড ঘোস্টস আত্মা ও ভূত মহব্বত আলী অপেক্ষা? দুনিয়ার বেবাক মানুষ কোন না কোন কিছুর আশায় বইসা আছে, অপেক্ষা করতেছে। কয়েদিরা বাইর হওনের অপেক্ষায়, জল্লাদ ফাঁস দেওনের। (হাসি) কেউ অপেক্ষা করে মারণের কেউ মরণের। (হাসি) আহ, অপেক্ষার কত রং, কত ঢং! ==পর্ব ৭: লস্ট শিপ হারানো জাহাজ মহব্বতের এক শিষ্য এই জেলে আমাদের শরীরটা বন্দি কইরা রাখসে। রূহু, ওরে বন্দি করে রাখার সাধ্য কারো নাই। * রহস্যময় বন্দী ওরফে ডেভিড চরিত্রে চঞ্চল চৌধুরী]] * মোস্তাক ও পান্নার ছেলে সজীবের চরিত্রে পার্থ শেখ * কারাগারের আইজি হুমায়ুন কবিরের চরিত্রে জাহিদ হাসান শোভন * কারাগার কর্মকর্তা খায়ের চরিত্রে এ কে আজাদ সেতু * পুলিশ কর্মকর্তা ও মোস্তাকের বন্ধু আশফাকের চরিত্রে এফএস নাঈম [[বিষয়শ্রেণী:মূল নামস্থান টেমপ্লেট PAGENAME noinclude> অনুবাদ: অগ্নি, হে জ্যোতির্ময় ও বিশ্ববিধাতা, আপনি শুনহ-শেপ বা ইন্দ্রিয়পরায়ণ, মোহগ্রস্ত, অসংযমীকেও রক্ষা করেন; আপনি তাকে ত্রিতাপ জ্বালা থেকে রক্ষা করুন যাতে সে শান্তি পায়। একইভাবে, হে জীবন-যজ্ঞের মহাপুরোহিত, আমাদের যজ্ঞাহুতি গ্রহণ করুন এবং আমাদের দেহ, মন এবং আত্মাকে দুঃখ ও দাসত্বের বন্ধন থেকে মুক্ত করুন। Dr. Ram, Tulsi, RIGVEDA, Volume 1, ISBN 978-81-7077-155-0, page- 260 261। তন্তুং তন্বন্ রজসো ভানুমন্বিহি জ্যোতিষ্মতঃ পথো রক্ষ ধিয়া কৃতান্। অনুল্বণং বয়ত জোগুবামপো মনুর্ভব জনয়া দৈব্যং জনম্॥ ঋগ্বেদ, ১০ মণ্ডল, ৫৩ সূক্ত, ৬ মন্ত্র।) অনুবাদ: তন্তুর বুননে যেমন বুনটের বিস্তার হয় ঠিক তেমনি আলোর পথে চলে জীবনপথ ও কর্মের বিস্তার করো। হৃদয় অন্তরীক্ষে জ্যোতির প্রকাশক পরমাত্মার পথ অনুসরণ কর, বিবেক দিয়ে কাজ করো, জ্ঞানীদের প্রদর্শিত চেতনাকে রক্ষা ও অনুসরণ করো, মানুষ হও এবং অন্যকে মানুষ হিসেবে গড়ে তোলো। Dr. Ram, Tulsi, RIGVEDA, Volume 1, ISBN 978-81-7077-155-0, page- 668, বাংলানুবাদ: বাংলাদেশ অগ্নিবীর। ref> * ঈর্ষা থেকে হৃদয়কে মুক্ত করো। সহিংসতা থেকে বিরত থাকো। [সামবেদ-২৭৪] * জীবনের প্রতিটি স্তরে অনিয়ন্ত্রিত রাগ-ক্রোধ থেকে দূরে থেকো। [সাববেদঃ ৩০৭] | উক্তি বেদের আস্তিকতা সহজ সরল নির্ভেজাল একেশ্বরবাদে বিশ্বাস। প্রভূ একক, অদ্বিতীয় এবং সর্ব শক্তিমান। দৃশ্যমান সকল শক্তির পেছনে রয়েছে তারই মহাশক্তি। সকল আলোর নেপথ্যে রয়েছে তার-ই মহাজ্যোতি। অঙ্গের নড়াচড়ায় মানবদেহে আত্নার উপস্হিতি যেমন স্বীকৃত হয়, তেমনি স্রষ্টার সৃষ্টির সুপরিকল্পিত গতিশীলতার দিকে তাকালেই মহাশক্তিমান প্রভূকে আমরা উপলব্ধি করতে পারি। | উক্তি ঋগ্বেদ মানবতার সর্বোচ্চ পথের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রদর্শক। * পন্ডিত সত্যকাম বিদ্যলংকার -এর ইংরেজী অনুবাদ The Holy Vedas থেকে কিছু বাণীর সরল বাংলা মমার্থ। প্রকাশিত হয় -কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন দ্বারা * ʼʼযখন সন্দেহ আমাকে ঘিরে ধরে, হতাশা সম্মুখে উপস্থিত হয় আর আমি দূরান্তে কোন আশার আলোক দেখতে পাই না, তখন ভগবদ্‌গীতা আশ্রয় করে শান্তি পাওয়ার মতো কোন শ্লোক খুঁজে পাই। সঙ্গে সঙ্গে আমি অত্যন্ত দুঃখের মধ্যে হাসতে আরম্ভ করি। যাঁরা গীতার ওপর ধ্যান করবেন, তাঁরা প্রতিদিন পরম আনন্দ ও নব নব অর্থ পাবেন।” মহাত্মা গান্ধী]] * “প্রভাতে আমি আমার বুদ্ধিমত্তাকে বিস্ময়কর সৃষ্টিতত্ত্ব সমন্বিত ভগবদ্গীতার দর্শনরূপ জলে অবগাহন করাই। এই গীতার তুলনায় আমাদের আধুনিক জগৎ ও তার সাহিত্য অতি ক্ষুদ্র ও নগণ্য বলে প্রতিভাত হয়।” হেনরি ডেভিড থোরিউ]] * ʼ‘আমি ভগবদ্গীতার কাছে একটি চমৎকার দিনের জন্য ঋণী। এই গ্রন্থটি এই প্রথম পেলাম; একটি সাম্রাজ্য যেন আমাদের কাছে ব্যক্ত করছে, কোন কিছুই ক্ষুদ্র বা মূল্যহীন নয়। কিন্তু বৃহৎ, অচঞ্চল সঙ্গতিপূর্ণ এক প্রাচীন বুদ্ধির কন্ঠস্বর, যা অন্য যুগে ও আবহাওয়ায় ভাবিত হয়েছিল এবং সেই প্রশ্নের বিন্যাস ঘটিয়েছিল, যা আমাদের উপর ব্যবহৃত হয়।” রাল্ফ ওয়ালডো এমার্সন]] আমাকে বার্তা দিতে চাইলে নিচে বার্তা লিখুন * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * সমস্ত গির্জার নেতারা একমত যে গির্জার সদস্যদের ভয় ভিত্তিহীন ছিল না। [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি পুরুষগণ, আমি তোমাদের আক্রমণ করার নির্দেশ দিচ্ছি না। আমি তোমাদের মরতে আদেশ করছি। আমাদের মরতে যত সময় লাগে, অন্যান্য বাহিনী ও কমান্ডাররা এসে আমাদের জায়গা নিতে পারে। বৈকল্পিক অনুবাদ: আমি যুদ্ধ করার নির্দেশ দিচ্ছি না, আমি মরতে আদেশ দিচ্ছি। তোমাদের কাছে গোলাবারুদ না থাকলে তোমাদের কাছে বেয়নেট আছে! বেয়নেট প্রস্তুত করো! নেমে যাও চুনুক বায়ারে একটি আনজাক আক্রমণের জবাব দেওয়ার জন্য সৈন্যদের প্রতি তার নির্দেশ (২৫ এপ্রিল ১৯১৫) আমাদের এখানে জীবন সত্যিই নারকীয়। সৌভাগ্যবশত, আমার সৈন্যরা শত্রুদের চেয়ে অনেক সাহসী ও কঠোর। এখানে কোন প্রতিরক্ষা রেখা নেই, কিন্তু রয়েছে প্রতিরক্ষা অঞ্চল। মাতৃভূমির পুরোটাই এই ভূখণ্ড বৈকল্পিক অনুবাদ কোন প্রতিরক্ষা লাইন নেই, কিন্তু একটি প্রতিরক্ষা অঞ্চল, এবং সেই অঞ্চলটি সমগ্র মাতৃভূমি। মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জায়গাও তার নাগরিকদের রক্তে না ভিজিয়ে বিসর্জন দেওয়া যাবে না ইংরেজি অনুবাদ, যা স্ট্যানফোর্ড জেই শো রচিত হিস্টোরি অফ দ্য অটোমান এম্পায়ার অ্যান্ড মডার্ন টার্কি ১৯৭৬) বইতে উদ্ধৃত যতক্ষণ না একটি জাতির জীবন বিপদের সম্মুখীন হয়, যুদ্ধ হল হত্যা। বৈকল্পিক অনুবাদ কোনো দেশের নাগরিক বিপদে না থাকলে যুদ্ধ অপরাধ। আমার কোন ধর্ম নেই, এবং মাঝে মাঝে আমি সমুদ্রের তলদেশে সমস্ত ধর্ম কামনা করি । তিনি একজন দুর্বল শাসক যার সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য ধর্মের প্রয়োজন; যেন সে তার লোকেদের ফাঁদে ফেলতে পারে। আমার জনগণ গণতন্ত্রের নীতি, সত্যের নির্দেশ এবং বিজ্ঞানের শিক্ষা শিখতে চলেছে। কুসংস্কার দূর করতে হবে। তাদের ইচ্ছামত প্রার্থনা করুক; প্রত্যেক মানুষ তার নিজের বিবেককে অনুসরণ করতে পারে, যদি এটি সুস্থ যুক্তিতে হস্তক্ষেপ না করে বা তাকে তার সহ-পুরুষদের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে বিদ্ধ না করে। ১৯২৮ সালে প্রকাশিত অ্যান্ড্রু ম্যাঙ্গো রচিত আতাতুর্ক: দ্য বায়োগ্রাফি অফ দ্য ফাউন্ডার অফ মডার্ন টার্কি বইতে উদ্ধৃত, গেস এলিসন সম্ভবত ১৯২৬-২৭ সালে এটা উদ্ধৃত করেন, গ্রেস এলিসন টার্কি টুডে লন্ডন: হাচিনসন, ১৯২৮) * আমরা আমাদের নীতি জান্নাত থেকে আসা কিতাবে থাকা নীতি হিসাবে বিবেচনা করি না। আমরা আমাদের অনুপ্রেরণা পাই, স্বর্গ বা অদৃশ্য জগত থেকে নয়, সরাসরি জীবন থেকে। বিবৃতি (১ নভেম্বর ১৯৩৭ অ্যান্ড্রু ম্যাঙ্গো রচিত আতাতুর্ক: দ্য বায়োগ্রাফি অফ দ্য ফাউন্ডার অফ মডার্ন টার্কি বইতে উদ্ধৃত * যে জাতি জীবন ও স্বাধীনতার জন্য চূড়ান্ত ত্যাগ স্বীকার করে তারা পরাজিত হয় না। * আরবদের ধর্ম গ্রহণের আগেও তুর্কিরা ছিল একটি মহান জাতি। আরবদের ধর্ম গ্রহণ করার পর, এই ধর্মটি আরব, পারস্য ও মিশরীয়দের সাথে তুর্কিদের একত্রিত করে একটি জাতি গঠনে কোন প্রভাব ফেলেনি। (এই ধর্ম) বরং তুর্কি জাতির জাতীয় সম্পর্ক শিথিল করে, জাতীয় উত্তেজনাকে অসাড় করে দেয়। এটা খুবই স্বাভাবিক ছিল। কারণ মুহাম্মদের প্রতিষ্ঠিত ধর্মের উদ্দেশ্য ছিল সমস্ত জাতির উপর, আরব জাতীয় রাজনীতি সহ একটি টেনে আনা। আফেত ইনান রচিত Medenî Bilgiler ve M. Kemal Atatürk'ün El Yazıları সিভিক্স ও এম. কামাল আতাতুর্কের পাণ্ডুলিপি ১৯৯৮) বইয়ের ৩৬৪ পাতায় উদ্ধৃত ধর্ম একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। ধর্মহীন জাতি টিকে থাকতে পারে না। তবুও এটাও মনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে ধর্ম হল আল্লাহ ও বিশ্বাসী ব্যক্তির মধ্যে একটি যোগসূত্র। যারা নিজেদের স্বার্থে ধর্মকে ব্যবহার করে তারা ঘৃণ্য। আমরা এমন পরিস্থিতির বিরুদ্ধে এবং এটা হতে দেব না। যারা ধর্মকে এমনভাবে ব্যবহার করে তারা আমাদের জনগণকে বোকা বানিয়েছে; এই ধরনের লোকদের বিরুদ্ধে আমরা লড়াই করেছি এবং লড়াই চালিয়ে যাব। জেনে রাখুন যে যা কিছু কারণ যুক্তি এবং আমাদের জনগণের সুবিধা ও প্রয়োজনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ তা ইসলাম এর সাথে সমানভাবে সঙ্গতিপূর্ণ। আমাদের ধর্ম যদি যুক্তি ও যুক্তির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ না হয়, তবে এটি নিখুঁত ধর্ম, চূড়ান্ত ধর্ম হবে না। আহমেদ তানের কিসলালি রচিত Kemalizm, Laiklik ve Demokrasi কামালবাদ, লাইসিবাদ ও গণতন্ত্র ১৯৯৪) বইয়ে উদ্ধৃত * তুরস্কের প্রকৃত মালিক হলেন কৃষক বিজ্ঞান হল সভ্যতার জন্য, জীবনের জন্য, জগতের সাফল্যের জন্য সবচেয়ে আসল পথপ্রদর্শক। বিজ্ঞান ব্যতীত অন্য কোনো পথপ্রদর্শক অনুসন্ধান করা অযৌক্তিকতা, অজ্ঞতা ও ধর্মদ্রোহিতা। * আমাকে দেখার অর্থ আমার মুখ দেখা নয়। আমার চিন্তা, আমার অনুভূতি বুঝতে আমাকে দেখতে হয়। * এই সমৃদ্ধ দেশে আর্মেনীয়দের কোনো অধিকার নেই। তোমাদের দেশ তোমাদের, এটা তুর্কিদের। এই দেশটি ইতিহাসে তুর্কি ছিল, তাই এটি তুর্কি এবং চিরকাল তুর্কি হিসেবে বেঁচে থাকবে। * প্রায় পাঁচশত বছর ধরে, একজন আরব শেখ এই নিয়ম ও তত্ত্ব এবং অলস ও অকার্যকর ইমামদের প্রজন্মের ব্যাখ্যা তুরস্কের দেওয়ানি ও ফৌজদারি আইনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা সংবিধানের অবস্থা, প্রতিটি তুর্কির জীবনের বিবরণ, তার খাবার, তার উঠা ও ঘুমানোর সময় তার পোশাকের আকার, ধাত্রীর নিত্যকর্ম যিনি তার সন্তানদের জন্ম দিয়েছেন, তার বিদ্যালয়ে তিনি কী শিখেছে, তার রীতিনীতি, তার চিন্তা-ভাবনা এমনকি তার সবচেয়ে অন্তরঙ্গ অভ্যাস তা নির্ধারণ করেছে। ইসলাম একজন অনৈতিক আরবের এই ধর্মতত্ত্ব একটি মৃত জিনিস। সম্ভবত এটি মরুভূমিতে উপজাতিদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে। এটা আধুনিক, প্রগতিশীল রাষ্ট্রের জন্য ভালো নয়। ঈশ্বরের প্রত্যাদেশ! কোন উপাস্য নেই! এগুলো কেবল সেই শৃঙ্খল যা দ্বারা ইমাম ও খারাপ শাসকরা মানুষকে বেঁধে রাখে। একজন শাসক যার ধর্মের প্রয়োজন সে দুর্বল। কোন দুর্বলের শাসন করা উচিত নয়। হ্যারল্ড কোর্টেনে আর্মস্ট্রং রচিত গ্রে উলফ: মুস্তাফা কেমাল – অ্যান ইনশিমেট স্টাডি অফ অ্যা ডিকটেটর ১৯৩২ পৃ. ১৯৯-২০০ * সব ভয়ঙ্কর তুর্কিদের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর। মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ কায়েদ-ই-আজমের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করার সময় পাকিস্তানে প্রথম তুর্কি রাষ্ট্রদূতের বক্তৃতার জবাব (৪ মার্চ ১৯৪৮) গ্রিস যেখানে তুরস্কের সর্বোচ্চ অনুমিত প্রখ্যাত নেতা, বীর সৈনিক ও আলোকিত স্রষ্টার রয়েছে। আমরা কখনই ভুলব না যে রাষ্ট্রপতি আতাতুর্ক সাধারণ আদর্শ ও শান্তিপূর্ণ সহযোগিতার কাঠামোর ভিত্তিতে তুর্কি-গ্রিজ জোটের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন গড়ে তোলেন যা ভেঙে ফেলা অকল্পনীয়। গ্রিস এই মহান ব্যক্তির উদ্দাম স্মৃতি রক্ষা করবে, যিনি মহৎ তুর্কি জাতির জন্য একটি অপরিবর্তনীয় ভবিষ্যতের পথ নির্ধারণ করেছিলেন। *এখন, আজ সকালে আমি আপনার প্রজাতন্ত্রের অসাধারণ প্রতিষ্ঠাতার সমাধি দেখার মহান সৌভাগ্য পেয়েছি। এবং আমি এমন একজন ব্যক্তির এই সুন্দর স্মৃতির দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলাম যিনি ইতিহাসের গতিপথকে রূপ দেওয়ার জন্য অনেক কিছু করেছিলেন। তবে এটাও স্পষ্ট যে আতাতুর্কের জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ স্মৃতিস্তম্ভটি এমন কিছু নয় যা পাথর ও মার্বেলে গঠন করা যায়। তার সর্বশ্রেষ্ঠ কিংবদন্তি হল তুরস্কের শক্তিশালী, প্রাণবন্ত, ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র এবং এই সংসদ সেই কাজই আজকে বহন করছে। [[বিষয়শ্রেণী:ধর্মীয় বিশ্বাস, ঐতিহ্য ও আন্দোলন [[বিষয়শ্রেণী:ধর্মীয় বিশ্বাস, ঐতিহ্য ও আন্দোলন [[বিষয়শ্রেণী: অঞ্চল অনুযায়ী ইউরোপের দেশ]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:দেশ অনুযায়ী পেশা অনুযায়ী ব্যক্তি [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি [[বিষয়শ্রেণী:দেশ অনুযায়ী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] চা শিল্পে সাম্প্রতিক চা বোর্ড চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আশরাফুল ইসলাম এনডিসি,পিএসসি মহাদয় থেকে অর্জন সমূহ। মেজর জেনারেল মোঃ আশরাফুল ইসলাম, এনডিসি, পিএসসি গত ১৪ জুলাই, ২০২১ সালে বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদান করেন। বাংলাদেশ চা বোর্ড এ যোগদানের পর থেকে তিনি অত্যান্ত প্রসংসার সহিত বাংলাদেশ চা বোর্ডকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, তার ধারাবাহিকতা, কঠোর পরিশ্রম, মেধা ও ডিজিটাল বুদ্ধিমত্তা দিয়ে বাংলাদেশ চা বোর্ড অবিরাম এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বাংলাদেশ চা বোর্ড এ যোগদান করার পর নানামূখি কর্মপরিকল্পনা ও কর্মশালা পালন করেছেন। তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলো:- ★ ২০২১ সালে রেকর্ড পরিমন চা উৎপাদন ★ বর্ণাঢ্য আয়োজনে দ্বিতীয় জাতীয় চা দিবস ২০২২ উদযাপন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশ চা বোর্ড এর উদ্যোগে ‘চা দিবসের সংকল্প, সমৃদ্ধ চা শিল্প’ প্রতিপাদ্য নিয়ে গত ০৪ জুন ২০২২ তারিখে বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদযাপিত হয়েছে ২য় জাতীয় চা দিবস ২০২২। চা শিল্পে জাতির পিতার অবিস্বরণীয় অবদান ও চা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে বঙ্গবন্ধুর যোগদানের তারিখকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রতিবছর ৪জুন ‘জাতীয় চা দিবস’ হিসেবে উদযাপন করা হচ্ছে। ★ উদ্ভাবন সম্মাননা’ পেয়েছেন চা বোর্ড চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম ★ মাননীয় বাণিজ্য মন্ত্রী কর্তৃক বিটিআরআই পরিদর্শন ও চা শ্রমিকদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ গত০৪ ফেব্রুয়ারি,২০২২ বাংলাদেশ চা বোর্ডের উদ্যেগে মাননীয় বানিজ্য মন্ত্রী জনাব টিপু মুনশি, এমপি মহোদয় বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান কে সাথে নিয়ে গরীব ও দুস্থ চা শ্রমিকদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন । ★ ইউকে পার্লামেন্ট, হাউস অফ লর্ডসে চা বাণিজ্য বিষয়ক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের চা রপ্তানি পুনরুজ্জীবিত করা এবং দেশের চা খাতে ব্রিটিশ বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে গত ২৭ জুন ২০২২ তারিখে ইউকে পার্লামেন্টের হাউস অফ লর্ডসে “Reviving Bangladesh-UK Tea Trade” শীর্ষক একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে চা বোর্ডের চেয়ারম্যান দেশের চা রপ্তানি সম্ভাবনা বিষয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। এছাড়াও এসময় চা বোর্ডের চেয়ারম্যান লন্ডন টি এক্সচেঞ্জে ‘সিলেট টি’ উদ্বোধন করেন। ★ চট্টগ্রামের বাশঁখালীতে চা গবেষণা খামার উদ্বোধন ★ গত ২০/০৯/২০২১ ইং তারিখে বাংলাদেশ চা বোর্ডের সম্মানিত চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ আশরাফুল ইসলাম, এনডিসি, পিএসসি বিটিআরআই এর বিজ্ঞানীবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হোন। এ সময় তিনি চা শিল্পের উন্নয়নে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সহজেই যাতে সেবা পায় সে বিষয়ে জোড়ালো দিক নির্দেশনা দেন। ★ গত ৩০ জুলাই ২০২২ ইং তারিখে বিটিআরআই টি টেস্টিং রুমে Open Day Tea Tasting Session-2022' আয়োজন করা হয়। উক্ত অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ চা বোর্ডের মাননীয় চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ আশরাফুল ইসলাম, এনডিসি, পিএসসি মহাদয়। অনুষ্ঠানটির উদ্বোধনকালীন বক্তব্যে বাংলাদেশ চা বোর্ডের মাননীয় চেয়ারম্যান সকল বাগানকে উন্নত মানের চা তৈরির আহবান করেন। তিনি বিশ্বাস করেন, উন্নত চা তৈরি এবং চা কে পুনরায় রপ্তানিমূখী করার মাধ্যমে চা শিল্পের ব্যাপক উন্নয়ন সাধন সম্ভব। উক্ত অধিবেশনে বিভিন্ন ভ্যালির ৭৪টি চা বাগান অংশগ্রহণ করে। অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অধিকাংশ বাগানের চা ছিল অত্যন্ত সন্তোষজনক এবং উন্নতমানের। ★ পরীক্ষামূলকভাবে অনলাইন চা নিলাম চালু দেশের চা নিলাম ও চায়ের বিপণন কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করা এবং সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে পরীক্ষামূলকভাবে অনলাইন চা নিলাম চালু করা হয়েছে। চা ক্রেতাদের অনলাইন নিলাম কার্যক্রমের সাথে অভ্যস্থ করার মাধ্যমে খুব দ্রুত পূর্নাঙ্গভাবে অনলাইনে চা নিলাম শুরু করার লক্ষ্যে চা বোর্ড সংশ্লিষ্ট সকলকে নিয়ে কাজ করছে। ★ পঞ্চগড়ে দেশের তৃতীয় চা নিলাম কেন্দ্র স্থাপনের বিষয়ে মতবিনিময় সভা পঞ্চগড়ে দেশের তৃতীয় চা নিলাম কেন্দ্র স্থাপনের বিষয়ে উত্তরাঞ্চলে চা উৎপাদনকারী অঞ্চলের সব জেলা প্রশাসকসহ চা শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের উপস্থিতিতে গত ৪ জানুয়ারি ২০২২ খ্রিস্টাব্দ তারিখে রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় রংপুর, পঞ্চগড়, লালমনিরহাট ও ঠাকুরগাঁও জেলার জেলা প্রশাসকগণ, চা বোর্ডের কর্মকর্তাবৃন্দ, টিটিএবি, বিটিএ, টিপিটিএবি, চেম্বার অব কমার্স, বাংলাদেশ স্মল টি গার্ডেন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ও পঞ্চগড় চা উৎপাদনমুখী সমবায় সমিতির প্রতিনিধিবৃন্দ, উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত ক্ষুদ্র চা চাষীরা অংশগ্রহণ করেন। ইতিমধ্যে পঞ্চগড়ে তৃতীয় চা নিলাম চালুর বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম চলমান রয়েছে ও ব্রোকারগন প্রস্তুত আছে। উল্লেখ্য, তৃতীয় চা নিলাম কেন্দ্র স্থাপনের বিষয়ে স্টেকহোল্ডারদের সাথে মতবিনিময় করার পাশাপাশি নিলাম কেন্দ্রের সম্ভাব্যতা বিষয়ে ইতোমধ্যে একটি জরিপও সম্পন্ন করা হয়েছে। নিলাম কেন্দ্র ব্যবসাবান্ধব হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ, রেল, বিমান ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, ব্রোকার হাউজ ও ওয়্যারহাউজ প্রতিষ্ঠা, ব্রোকারগণ কর্তৃক টি টেস্টার নিয়োগ, ব্রোকার হিসেবে আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানের আর্থিক স্বচ্ছলতা যাচাই, নিলাম সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের প্রশিক্ষণ, ওয়্যারহাউজের অবকাঠামো যাচাই ইত্যাদি বিষয়ে প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম চলমান রয়েছে, যা এ বছরেই নিলামের জন্য ঘোষনা আসবে। ★ ‘টি টেস্টিং এন্ড কোয়ালিটি কন্ট্রোল’ কোর্স চালু গুণগতমানের চা উৎপাদন ও উৎপাদিত চায়ের মান যাচাইয়ে দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে চা উৎপাদন, নিলাম ও বিপণনের সাথে জড়িত ব্যক্তিবর্গদের অংশগ্রহণে প্রথমবারের মত বাংলাদেশ চা বোর্ডের প্রকল্প উন্নয়ন ইউনিট কর্তৃক গত ০৬-১০ মার্চ, ২০২২ খ্রি. পর্যন্ত ৫দিন ব্যাপী ‘টি টেস্টিং এন্ড কোয়ালিটি কন্ট্রোল’ বিষয়ক কোর্স চালু করা হয়েছে। এ কোর্সের আওতায় ব্রোকার্স হাউজের অভিজ্ঞ টি টেস্টারগণের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত প্রশিক্ষনার্থীদের টি টেস্টিং, গ্রেডিং, ব্লেন্ডিং ও চা বিপণন সংক্রান্ত বিষয়ে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে ও কোর্স শেষে একটি সনদ দেওয়া হচ্ছে। ★ ২৫১৯ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে শিক্ষা কল্যাণ অনুদান দেশের চা বাগানের শ্রমিক ও শ্রমিক পোষ্যদের বাংলাদেশ চা শ্রমিক কল্যাণ তহবিল থেকে ২০২১-২২ অর্থ বছরে ১৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ৩ শত টাকা এবং বাংলাদেশ চা বাগান শ্রমিক শিক্ষা ট্রাস্ট হতে ২০২২ সালে ১২ লক্ষ ৬০ হাজার ৭ শত টাকা অনুদান প্রদান করেছে বাংলাদেশ চা বোর্ড। এ বছর শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহ প্রদান ও শিক্ষার মানোন্নয়নে ২য় থেকে ৫ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম, এসএসসি, এইচএসসি ও স্নাতক পর্যায়ের সর্বমোট ২৫১৯ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে শিক্ষা কল্যাণ অনুদান, ৬১ জন শ্রমিকের কন্যা বিবাহের জন্য অনুদান এবং বিশেষ কল্যাণ অনুদানের আওতায় ৩৪ জনকে অনুদানের অর্থ বিতরণ করা হয়। ★ চা শ্রমিক শিক্ষা ট্রাস্ট্রের অর্থায়নে নির্মিত বিদ্যালয় ভবন উদ্বোধন বাংলাদেশ চা বাগান শ্রমিক শিক্ষা ট্রাস্ট ও দেউন্দি চা বাগান কর্তৃপক্ষের আর্থিক সহায়তায় অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে নির্মিত হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় অবস্থিত দেউন্দি চা বাগান প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন গত ০৭ মার্চ, ২০২২ খ্রি. তারিখে উদ্বোধন করা হয়েছে। উল্লেখ্য, শিক্ষা ট্রাস্ট থেকে চা শ্রমিক পৌষ্যদের শিক্ষা বৃত্তি, শিক্ষা উপকরণ ও খেলাধুলা সামগ্রী বিতরণ, বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ ইত্যাদি সহায়তা প্রদান করা হয়। ★ লালমনিরহাটে চা চাষীদের প্রশিক্ষণ ও প্রণোদনা বিতরণ বাংলাদেশ চা বোর্ডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান প্রকল্প উন্নয়ন ইউনিট কর্তৃক লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলায় ক্ষুদ্র পর্যায়ে চা চাষ সম্প্রসারণ ও চা চাষীদের দক্ষতা উন্নয়নে গত ২৩ ও ২৪ মার্চ, ২০২২ খ্রি. তারিখে বর্ণাঢ্য র‌্যালি, কর্মশালা ও চাষীদের মাঝে প্রণোদনা ও কৃষি উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ চা বোর্ডের সম্মানিত চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ আশরাফুল ইসলাম এনডিসি, পিএসসি মহোদয় প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে জেলার ৫টি উপজেলার ক্ষুদ্র চা চাষীদের অংশ্রগ্রহণে টিপিং, প্লাকিং, পোকা মাকড় দমন ও সার ব্যবস্থা বিষয়ে কর্মশালা; চা চাষ সম্প্রসারণে বর্ণাঢ্য র‌্যালি এবং চা চাষের পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে ১০৬ জন চা চাষীকে প্রণোদনা হিসেবে সেচ যন্ত্র, স্প্রে মেশিনসহ কীঁটনাশক প্রদান করা হয়। ★ বান্দরবানে ক্ষুদ্র চাষীদের সুবিধার্থে “সম্প্রীতি লিফ কালেকশন সেন্টার” চালু ক্ষুদ্রায়তন চা চাষীদের কাঁচা চা পাতা সংগ্রহের সুবিধার্থে বান্দরবান সদর উপজেলার শ্যারণ পাড়ায় গত ১৬ নভেম্বর, ২০২১ খ্রিষ্টাব্দ তারিখে “সম্প্রীতি লিফ কালেকশন সেন্টার” উদ্বোধন করা হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের অর্থায়নে নির্মিত লিভ কালেকশন সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেনারেল অফিসার কমান্ডিং, ২৪ পদাতিক ডিভিশন ও চট্টগ্রাম এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মো: সাইফুল আবেদীন, বিএসপি, এসজিপি, এনডিসি, পিএসসি প্রধান অতিথি এবং বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো: আশরাফুল ইসলাম, এনডিসি, পিএসসি বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, ৬৯ পদাতিক ব্রিগেডের ব্রিগেড কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল খন্দকার জিয়াউল হক, এনডিসি, পিএসসি, বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মোহাম্মদ আলী, বান্দরবান চা চাষী কল্যাণ সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দসহ ক্ষুদ্রায়তন চা চাষীবৃন্দ, বান্দরবানের বিভিন্ন মৌজার হেডম্যান-কারবারী ও গণমাধ্যম কর্মীরা। ★ফটিকছড়িতে আধুনিক মৃত্তিকা গবেষণাগার ও থি-ফেজ নুতন বৈদ্যুতিক সংযোগের উদ্বোধন ★ সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর কর্মকর্তাদের জন্য টি টেস্টিং কোর্স আয়োজন ★ লালমনিরহাটে চা বোর্ড ক্যাম্প অফিস নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু লালমনিরহাট জেলায় চা আবাদ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে চলমান প্রকল্পের মেয়াদ আগামী ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত (দুই বছর) বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়া লালমনিরহাটে চা বোর্ডের ক্যাম্প অফিস নির্মাণের লক্ষ্যে জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। যার সুবাদে লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম জেলার কৃষকগোষ্ঠী সুবিধা পাবে। ইতিমধ্যে কুড়িগ্রাম জেলায় অনাবাদী জমির জন্য চা বোর্ডের পক্ষ থেকে ১০ হাজার চায়ের চারা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। ★ বান্দরবানের রুমাতে চা বোর্ড ক্যাম্প অফিস নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু বান্দরবান পার্বত্য জেলায় চা আবাদ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে চলমান সিএইচটি প্রকল্পের মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত (দুই বছর) বৃদ্ধি করা হয়েছে। এ অঞ্চলে চা আবাদ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে জেলার রুমা উপজেলায় চা বোর্ডের ক্যাম্প অফিস স্থাপনের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। ★ টি রিসোর্ট এন্ড মিউজিয়ামের নতুন ভবন উদ্বোধন বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো: আশরাফুল ইসলাম, এনডিসি, পিএসসি গত ৩১ জুলাই, ২০২২ তারিখে শ্রীমঙ্গল্স টি রিসোর্ট এন্ড মিউজিয়ামের নতুন রিসোর্ট ভবন উদ্বোধন করেন। অত্যাধুনিক এ ভবনটিতে রয়েছে আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন আবাসিক সুবিধা, কনফারেন্স রুম, সুইমিংপুল, রেস্টুরেন্টসহ আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধা। ★ বঙ্গবন্ধু চা ভবন নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ০৪ জুন ১৯৫৭ খ্রি. হতে ২৩ অক্টোবর ১৯৫৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ চা বোর্ডের প্রথম বাঙালি চেয়ারম্যান হিসেবে অধিষ্ঠিত ছিলেন। চা শিল্পে জাতির পিতার সবিশেষ অবদান চিরস্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে ২৫ (পঁচিশ) তলা উচ্চতাবিশিষ্ট একটি আইকনিক ভবন নির্মাণের জন্য “বঙ্গবন্ধু চা ভবন নির্মাণ”শীর্ষক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। বর্তমানে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। ★ চা শিল্পের সবকিছু ডিজিটালকরন ও সার্ভারিং রিপোর্ট চা শিল্প ডিজিটালকরনের জন্য কাচা পাতা সংগ্রহ, উৎপাদন, ট্রাফিক ও ট্রান্সপোর্টিং সিস্টেম, ওয়্যারহাউজিং ও বিপননের জন্য একটি ওয়েববেইজ ও মোবাইল ভার্সন সফ্টওয়ার তৈরীর উদ্যোগ গ্রহন করেন। যার মাধ্যমে চায়ের উৎপাদন হিসাব, ট্রান্সপোর্টিং, বিক্রির সকল তথ্য সার্ভারে থাকবে ও চা শিল্প ও রিপোর্টিং ডিজিটালরুপে পরিচালিত হবে। বর্তমানে এটি ড. শামীম আল মামুন দ্বারা প্রস্তাবনায় রয়েছে। ★ মোবাইল কোর্ট আইনে চা আইন-২০১৬ অন্তর্ভুক্তকরণ মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ এর তফসিলে চা আইন, ২০১৬ অন্তর্ভুক্তকরণ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশিত হয়েছে। এর ফলে চা উৎপাদনকারী অঞ্চলে চা চোরাচালান রোধে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় অভিযান পরিচালনা এবং অবৈধ, ভেজাল ও নকল চায়ের ব্যবসা বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা সম্ভব হবে। ইতোমধ্যে দেশের উত্তরাঞ্চলের চা চোরাচালান রোধে মোবাইল কোর্ট অভিযান শুরু হয়েছে। এছাড়াও বাংলাদেশ চা বোর্ড এর চেয়ারম্যান যে বিষয়গুলো নিয়ে অত্যান্ত গুরত্বের সহিত কাজ করে যাচ্ছে তা হলো : - উত্তরাঞ্চলে ক্ষুদ্রায়তন চা আবাদ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে গৃহীত নর্দান বাংলাদেশ প্রকল্পটি ‍জুন, ২০২১ মাসে সফলভাবে সমাপ্ত হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় মোট ১৩৭৬ একর চা এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে এবং সম্প্রসারণ লক্ষ্যমাত্রা ১০০% অর্জিত হয়েছে। এছাড়া ক্ষুদ্রায়তন চা আবাদের মাধ্যমে ১১৩৩ টি পরিবারের দারিদ্র বিমোচন হয়েছে। - করোনা মহামারি মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত চা শিল্পের জন্য প্রদত্ত ১২০ কোটি টাকা আর্থিক প্রণোদনা বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে চা বাগানগুলোতে বিতরণ করা হয়েছে। দেশের চা বাগানগুলোকে করোনার আর্থিক ক্ষতি মোকাবিলায় এ প্রণোদনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। - ২০২১-২২ অর্থ বছর থেকে চা রপ্তানির ক্ষেত্রে ৪% হারে নগদ প্রণোদনা প্রদান করা হচ্ছে। চা রপ্তানি বৃদ্ধিতে এ প্রণোদনা সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। ২০২১-২২ অর্থ বছর থেকে বৃহৎ বাগানের পাশাপাশি দেশের উত্তরাঞ্চলের ক্ষুদ্র চা চাষীদের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে সার বিতরণ শুরু হয়েছে। এর ফলে সমতলের ক্ষুদ্র চাষীদের চা উৎপাদন ব্যয় হ্রাস পেয়েছে এবং চা আবাদে উৎসাহ অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। - বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল হতে চা বাগানসমূহে ‘চা উন্নয়ন ঋণ’ প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ চা বোর্ড ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মধ্যে এপ্রিল, ২০২২ মাসে একটি MoU স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর ফলে চা বাগানগুলোর জন্য ঋণ প্রক্রিয়া আরও সহজ হয়েছে। - সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন ও জনগণের দৌড়গোড়ায় চা সেবা পৌছে দিতে বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক চা ব্যবসা সংক্রান্ত সকল লাইসেন্স সেবা ‘অনলাইন টি লাইসেন্স সিস্টেম’ এর মাধ্যমে শতভাগ অনলাইনে প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়া ‘দুটি পাতা একটি কুড়ি’ মোবাইল এ্যাপস এর মাধ্যমে চা সংক্রান্ত সকল তথ্য ও সেবা গ্রাহকদের সরবরাহ করা হচ্ছে। -দেশীয় চা প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে ঢাকাস্থ মতিঝিলে চা বোর্ড লিয়াজোঁ অফিসে একটি ‘চা প্রদর্শন ও বিক্রয় কেন্দ্র’স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া ‘বান্দরবান টি’নামে উন্নত মানের চা ব্র্যান্ড উদ্ভাবন এবং নান্দনিক ও আকর্ষণীয় মোড়কে তা বাজারজাত করা হচ্ছে। -০৫ এপ্রিল, ২০২২ খ্রি. তারিখে বাংলাদেশ চা বোর্ডের ৮৮তম বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় বাংলাদেশ চা বোর্ডকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সকলের কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহন ও উদ্ভাবন নিয়ে আলোচনা করা হয়। [[বিষয়শ্রেণী:দেশ অনুযায়ী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী]] [[বিষয়শ্রেণী:মহাদেশ অনুযায়ী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী]] [[বিষয়শ্রেণী:দেশ অনুযায়ী ধর্ম অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] প্রথম ধাপ হল এটি কি বিষয়শ্রেণী তা দেখা সুতরাং এটি প্রয়োজনীয় বিন্যাসের সাথে মেলে কিনা তা পরীক্ষা করুন বববব-এ জন্ম" বা "বববব-এ মৃত্যু" কোন রিজেক্স না, তাই আলাদা করে "জন্ম" ও "মৃত্যু" পরীক্ষা প্রতিটি ক্ষেত্রে, সন্ধান ফাংশনটি না মিলার ক্ষেত্রে 0 এবং মিলার ক্ষেত্রে 1 প্রদান করে, সুতরাং আমরা দুটিকে একসাথে যুক্ত করি এবং ত্রুটি হিসাবে মোট 0 গ্রহণ করছি [14 বিষয়শ্রেণী পরিভ্রমণ পরিসীমা সমাপ্তি (খালি [27 বিষয়শ্রেণী পরিভ্রমণ বছর ও দশক', [28 বিষয়শ্রেণী পরিভ্রমণ দশক ও শতাব্দী', failed বিষয়শ্রেণী পরিভ্রমণ টেমপ্লেট পরিভ্রমণ বাক্স উৎপন্ন করতে ব্যর্থ হয়েছে', স্থানীয় ঘড়ি — পাতার ওপরের ডান পাশে একটি ঘড়ি প্রদর্শন করবে, যা একই সাথে স্থানীয় সময় প্রদর্শন ও একটি ক্যাশে পরিস্কারের লিংক প্রদান করে। টহলঘর সংযোগ — সাম্প্রতিক পরিবর্তন ও নতুন পাতা টহলদানের জন্য [[বিষয়শ্রেণী:দেশ অনুযায়ী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:ধর্ম অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:ধর্ম অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:দেশ অনুযায়ী ধর্ম অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] * ভোটের মারফত হাজারবার গভর্নমেন্ট পাল্টে বা আক্ষরিক অর্থে আইনকানুন সংশোধন করার চেষ্টা করার মধ্য দিয়ে জনসাধারণের পুঁজিবাদী রাষ্ট্র ও পুঁজিবাদী শোষণব্যবস্থা থেকে মুক্তি অর্জন অসম্ভব। এই মুক্তি অর্জনের একমাত্র পথ, জনসাধারণের গণতান্ত্রিক আন্দোলনগুলোকে সঠিক বিপ্লবী কায়দায় পরিচালনা করার মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে জনসাধারণের অমোঘ বিপ্লবী সংঘশক্তি গড়ে তোলা এবং বিপ্লবী শ্রমিক শ্রেণীর দলের নেতৃত্বে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব সম্পন্ন করা। এ ছাড়া জনসাধারণের মুক্তির আর কোনও দ্বিতীয় রাস্তা নেই। **১৫ই আগস্টের স্বাধীনতা ও গণমুক্তির সমস্যা। * “ আমি মনে করি মার্কসবাদী দর্শন আয়ত্ত্ব করতে না পারলে এবং এর সম্বন্ধে সম্যক জ্ঞান ও উপলব্ধি না জন্মালে আজকের দিনে শোষিত মানুষ বর্তমান দুনিয়ার নানাবিধ সমস্যা ও সংকটের চরিত্র সম্পর্কে যথার্থ ধারণা গড়ে তুলতে সক্ষম হবে না এবং নানাবিধ অত্যাচার, অবিচার, অন্যায় ও বিভিন্ন সমস্যার হাত থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারবে না।” মার্কসবাদ ও দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদের কয়েকটি দিক) * শুধু বিপ্লব চাই— এটা কোনও বিপ্লবী চেতনা নয়। তাই শ্রমিক শ্রেণী, সর্বহারার কথা আমি চিন্তা করি— এটাও কোনও সর্বহারা শ্রেণীচেতনা নয়। সঠিক বিপ্লবী চেতনা হল, সঠিক সর্বহারা শ্রেণীচেতনা, আর সঠিক সর্বহারা শ্রেণীচেতনা হল সঠিক পার্টিচেতনা— অর্থাৎ আপনারা সঠিক বিপ্লবী পার্টি চিনতে পেরেছেন কি না। * মার্ক্সবাদ-লেনিনবাদ হচ্ছে একমাত্র বিপ্লবী তত্ত্ব, যা আজকের যুগে সবচেয়ে বৈজ্ঞানিক ও সর্বশ্রেষ্ঠ মতবাদ বা ভাবাদর্শ এবং যা বর্তমান পুঁজিবাদী সমাজের পঙ্গুতা থেকে মানুষকে মুক্ত করে একটা নতুন শোষণহীন শ্রেণিহীন উন্নততর সমাজব্যবস্থার জন্ম দিতে সক্ষম। **কেন ভারতবর্ষের মাটিতে এস ইউ সি আই (কমিউনিস্ট) একমাত্র সাম্যবাদী দল * জীবনে মর্যাদা পাওয়া এক কথা; আর ভাল খাবার, ভাল পোশাক-পরিচ্ছদ, শাড়ি-গাড়ি পাওয়া আর এক কথা। এই দুইয়ের মধ্যে আসমান-জমিন পার্থক্য। আপনাদের বুঝতে হবে, মর্যাদা হারিয়ে কোনও কিছু পাওয়ার মধ্যে মনুষ্যত্ব নেই। খাওয়া-পরা, সুখ-সম্পদ, যৌন জীবন, ভালোবাসা, স্নেহ-প্রীতি-মমতা, সবই মানুষের জীবনে দরকার। কিন্তু মর্যাদা হারিয়ে যিনি এগুলো পেলেন, মানুষ হিসেবে তাঁর আর রইল কী? *বাস্তবে জ্ঞানজগতকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে অনুসন্ধান করেছে সর্বযুগে শোষিত সম্প্রদায় তাদের বাঁচার তাগিদেই। কারণ যুগে যুগে শোষিতশ্রেণির মুক্তির প্রশ্নটি সমাজের ক্রমবিকাশ ও সমাজবিপ্লবের প্রশ্নটির সাথে জড়িয়ে থাকে বলেই সত্য জানবার সত্যিকারের প্রয়োজন শোষিতশ্রেণির। আর শোষকশ্রেণির সত্যকে চাপা দেওয়াই কাজ। **সাংস্কৃতিক অবক্ষয় ও বেকার সমস্যার সমাধান কোন পথে *কমরেডস, মনে রাখবেন, শুধুমাত্র আদর্শের জন্য শুরুতেই যাঁরা জীবন দিতে এগিয়ে আসেন তাঁরা কোনওদিনই সংখ্যায় বেশি থাকেন না৷ তাঁরা সব সময়েই মুষ্টিমেয়। তাঁরা প্রাণবন্ত ছাত্র-যুবক। প্রতিটি দেশে সমাজ বিকাশের প্রতিটি দেশে সমাজ বিকাশের প্রতিটি স্তরে এই ছাত্র-যুবরাই বিপ্লবী আদর্শে অনুপ্রাণিত এবং উদ্বুদ্ধ হয়ে এগিয়ে আসেন, পরিপূর্ণ নিষ্ঠা নিয়ে জনগণের কাছে যান, হাজার হাজার মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেন, সংগঠিত করেন, জনগণের রাজনৈতিক শক্তির জন্ম দিতে সাহায্য করেন। এরপরই সময় আসে গণঅভ্যুত্থানের, আর তাকেই আমরা বলি বিপ্লব। *মানুষের গুনাবলী আকাশ থেকে পড়ে না- সেগুলো একটা সংগ্রামের ফল। সামাজিক যে পরিবেশের মধ্যে মানুষ জন্ম নেয়, সেই পরিবেশের সঙ্গে ব্যক্তিসত্তার নিয়ত দ্বন্দ্ব-সংঘাত ঘটে। তাই তার পারিপার্শ্বিকের সঙ্গে নিয়ত সংগ্রাম করেই মানুষ বেঁচে থাকে এবং গড়ে ওঠে। পরিবেশের সাথে এই যে নিয়ত দ্বন্দ্ব-সংঘাত চলছে, সেখানে একজন মানুষ কেমন করে, কীভাবে সংগ্রাম করে, কোন্ আদর্শ নীতি ও কোন দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা পরিচালিত হয়ে কতটা যোগ্যতার সঙ্গে সে তার সংগ্রাম পরিচালনা করতে সক্ষম হয়, তারই উপর নির্ভর করে সেই মানুষটি জীবনে কেমন রূপ নিয়ে গড়ে উঠবে। তাই প্রতিভা, ব্যক্তিত্ব, ক্ষমতা এগুলো হচ্ছে এক একটি বিশেষ ধরনের সংগ্রামের ফল। *কোন আদর্শের আসল পরিচয় বা মর্মবস্তু নিহিত থাকে তার সংস্কৃতিগত, নীতিগত এবং রুচীগত মানের মধ্যে। কোন আদর্শ বড় হলেই তাকে বাস্তবে রূপ দেওয়া যায় না,যদি সেই আদর্শকে রূপায়িত করবে যে মানুষগুলো তারা সেই আদর্শকে রূপায়িত করবার মত বড় মানুষ এবং উন্নত চরিত্রের না হয়। *আমাদের নতুন আদর্শ চাই। সমাজ একটি নতুন আদর্শ জন্ম দেওয়ার যন্ত্রণায় কাঁপছে। কি সেই আদর্শ তা হল সমাজতন্ত্রবাদের আদর্শ সর্বহারা বিপ্লবের আদর্শ, পুঁজিবাদ বিরোধী বিপ্লবের আদর্শ। এই আদর্শে যদি দেশের মানুষকে আমরা উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করতে পারি, সংগ্রামকে গড়ে তুলতে পারি, তাহলে দেখব, আবার দেশের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। *একটি জাতি, খেতে না পেয়েও উঠে দাঁড়ায়, না খেয়েও সে লড়ে, যদি মনুষ্যত্ব থাকে। কিন্তু, ফ্যাসিবাদ গড়ে উঠলে মানুষ বলে দেশে আর কেউ থাকবে কারণ, মানুষ গড়ে ওঠার প্রক্রিয়ায় সে বাধা সৃষ্টি করে। *ভারতবর্ষে পুঁজিবাদী উৎপাদন-সম্পর্কও কাঠামো বজায় রেখেই দেশের সম্পদ এবং উৎপাদন ক্রমাগত বৃদ্ধি করা যাবে এবং তার দ্বারা দেশের মানুষের সমস্ত দুঃখ দুর্দশা দূর হয়ে যাবে – একথা যারা বলে হয় তারা কিছুই জানে না, আর না হয় শয়তান। *আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ, মার্কসবাদ-লেনিনবাদ যদি শিখতেই হয়, বিপ্লবী তত্ত্ব যদি আয়ত্ত করতেই হয়, তাহলে তেমন নেতা এবং তেমন দলের কাছ থেকেই শিখবেন যাদের কর্মী ও নেতাদের জীবনটাও বিপ্লবীর মত। *সমাজ পাল্টাবার একটা ঐতিহাসিক ও বিজ্ঞানসম্মত রাস্তা আছে। এই রাস্তাটার হদিস প্রথম মানুষকে দিয়েছে মার্কসবাদ। মার্কসবাদ-লেনিনবাদই মানুষকে বুঝতে শেখায় তার জীবনের সত্যিকারের সমস্যাগুলোকে, সেই সমস্যাগুলোর চরিত্র ও মূল কারণকে। কোথায় রোগ, কোথায় সমস্যার মূল কারণ নিহিত এবং এই সমাজ যেটা পরিবর্তিত হয়ে চলেছে, সেই পরিবর্তনের নিয়ম কি, তা ধরতে ও বুঝতে শেখায় মার্কসবাদ-লেনিনবাদ। *কমিউনিস্ট হওয়ার সাধনা একটি কঠিন সাধনা। এই বিপ্লবী রাজনীতি হচ্ছে একটা সর্বব্যাপক আন্দোলন যা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনগুলোকে 'ইন্টিগ্রেট' করে, অর্থাৎ সংযোজিত করে গড়ে ওঠে। এই ইন্টিগ্রেশনটি ঘটাতে পারলে তবেই সর্বহারা বিপ্লবী রাজনৈতিক আন্দোলন সঠিকভাবে পরিচালনা করা সম্ভব। *আমি মনে করি, নিছক আত্মতৃপ্তির জন্য জ্ঞানচর্চা ও উদ্দেশ্যহীন শিক্ষালাভের কোন মানে নেই, একমাত্র প্রতিক্রিয়ার হাতকে শক্তিশালী করা ছাড়া। জনস্বার্থ ও প্রগতির অর্থে শিক্ষার একটি মাত্রই মানে জীবনে তার প্রয়োগ। *আমরা স্বাধীনতা দিবস একটা উৎসব হিসাবে উদযাপন না করে গণমুক্তি সংকল্প দিবস হিসাবে কেন উদযাপন করছি? তার কারণ, দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটা অন্যতম লক্ষ্য জনসাধারণের সামনে ছিল স্বাধীনতা লাভ ও সর্বপ্রকার শোষণ থেকে মুক্তি অর্জন। সেই উদ্দেশ্য, সেই লক্ষ্য বর্তমান স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে যে রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং অর্থনৈতিক কাঠামো জগদ্দল পাথরের মতো আমাদের বুকের উপর চেপে বসেছে তার দ্বারা পরিপূরিত তো হয়ইনি, উপরন্তু জনসাধারণের সে আশা-আকাঙক্ষাকে রূপায়িত করার পথে তা আজ একটা প্রচণ্ড বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এই বাধা হটাতে না পারলে শোষণ থেকে জনসাধারণের মুক্তি অসম্ভব। *যে মানুষ এগোতে চাইবে, বাঁচতে চাইবে, তার শক্তির দরকার। এমন জ্ঞান অর্জন করা দরকার যে জ্ঞানের সাহায্যে সে সংগ্রামী হয়, নিজেকে পাল্টায়। আর নিজেকে পাল্টাতে পারলে সে দুনিয়াকেও পাল্টাতে পারবে। [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:দেশ অনুযায়ী ধর্ম অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:রাজনৈতিক প্রবণতা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] alert("দুঃখিত, আমি কাজটি করতে সক্ষম নই মানুষ সাহসী হলেই একটি উইকি এগিয়ে যায়। আপনি এগিয়ে যান এখানে কিছু পরিবর্তন করুন, সেখানে কিছু সম্পাদনা করুন, একটি ভুল সংশোধন করুন, একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি যোগ করুন, ভাষা উন্নত করুন বা আপনি যা খুশি; যতক্ষণ এটি উইকির উন্নতির জন্যই প্রকৃতপক্ষে করে থাকেন। এভাবেই আসলে সকল উইকি পরিচালিত হয়ে থাকে। আর এভাবে আপনি এগিয়ে নিবেন সেটাই আশা করা হয়ে থাকে। আপনার কাজ সবার থেকে ভাল না-ও হতে পারে, তবুও কিছু কাজ করে রাখা উচিত। আর অন্যান্য লোকেরা এটিকে উন্নত করতে সাহায্য করবে। সময়ের সাথে সাথে জিনিসগুলোর উন্নতি হয়। আশ্চর্যজনকভাবে এটি এমন কিছু যা আসলে কাজ করে যতক্ষণ সভ্যতা বজায় থাকে। আপনি খুব লক্ষ্য করে থাকবেন, লেখকদের "স্বত্ব" এবং তাদের লেখা রক্ষা করার "স্বাভাবিক" এবং বোধগম্য প্রবণতার ব্যাপারে। উইকির ক্ষেত্রে এটি পুরোপুরি বিপরীত। অন্য লোকদের সম্পাদনার জন্য উন্মুক্ত হয়ে সেই প্রবণতা থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি ভাল ধারণা। সময়ের সাথে সাথে একটি পৃষ্ঠার উন্নতি হবে; এটাই একমাত্র উপায়। চিন্তা করুন, আপনি একটি বিষয়ের প্রতিটি দৃষ্টিকোণ এবং সব সুক্ষ্মাতিসুক্ষ্ম বিষয়াবলী জানেন না। আপনি যতই চিন্তাভাবনা করে কাজ করুন না কেন, অন্যান্যরা উন্নতি করার জন্য কিছু না কিছু খুঁজে পাবে। তাই অন্যদের পৃষ্ঠাগুলো সম্পাদনা করার সময় সাহসী হওয়ার পাশাপাশি "নিজের" হিসেবে গ্রহণ করুন৷ সাহসী হোন মানে ধ্বংসাত্মক হওয়া নয়: উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনগুলো যাচাইযোগ্য হওয়া উচিত। একটি পৃষ্ঠার গঠন বা একটি অভ্যন্তরীণ পদ্ধতির কাজের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনগুলো উপযুক্ত আলাপ পাতায় আলোচনা করা উচিত। লাতিন একটি প্রবাদ আছে fortuna favet fortibus (ভাগ্য সাহসীদের সাথে থাকে)। শুভকামনা এবং সাহসী হোন আশা করা যায়, আপনি এখানে কাজ করতে পারবেন। সামোসের পিথাগোরাস (অথবা শুধু পিথাগোরাস; ৫২৭– ৪৯৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দ ছিলেন একজন আয়োনীয় গ্রিক দার্শনিক, গণিতবিদ এবং পিথাগোরাসবাদী ভ্রাতৃত্বের জনক যার প্রকৃতি ধর্মীয় হলেও তা এমন সব নীতির উদ্ভব ঘটিয়েছিল যা পরবর্তীতে প্লেটো এবং এরিস্টটলের মত দার্শনিকদের প্রভাবিত করেছে। তিনি এজিয়ান সাগরের পূর্ব উপকূল অর্থাৎ বর্তমান তুরস্কের কাছাকাছি অবস্থিত সামোস দ্বীপে জন্মেছিলেন। ধারণা করা হয় শৈশবে জ্ঞান অন্বেষণের তাগিদে মিশরসহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছিলেন। ৫৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের দিকে ইতালির দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত গ্রিক কলোনি ক্রোতোনে চলে যান, এবং সেখানে একটি আধ্যাত্মিক ও দার্শনিক ভ্রাতৃত্বমূলক সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠা করেন। তার অনুসারীরা তারই নির্ধারিত বিধি-নিষেধ মেনে চলত এবং তার দার্শনিক তত্ত্বসমূহ শিখতো। * হ্যাঁ এবং না কথা দুটো সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে ছোট। কিন্তু এ কথা দুটো বলতেই সবচেয়ে বেশি ভাবতে হয়। আবু নয়ীম মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী (২৭ নভেম্বর ১৯২৫ ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১) ছিলেন একজন বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক, ভাষাবিজ্ঞানী, বাগ্মী এবং বুদ্ধিজীবী। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের অন্যতম একজন শিকার। তিনি তৎকালীন ঢাকা জেলার মানিকগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানাধীন গোপাইরবাগ গ্রামে। তিনি ছিলেন ইংরেজ আমলের একজন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খান বাহাদুর আবদুল হালিম চৌধুরীর চৌদ্দ সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয়। কবীর চৌধুরী তার অগ্রজ, ফেরদৌসী মজুমদার তার অনুজা। ১৯৪৯-এ লিলি চৌধুরীর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। * মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে-অকারণে বদলায়। * নদীতে স্রোত আছে, তাই নদী বেগ বান। জীবনে দন্দ্ব আছে তাই জীবন বৈচিত্রময়। আল-গাজ্জালী আনু. ১০৫৮ – ১৯ ডিসেম্বর ১১১১; ٱلْغَزَّالِيُّ পূর্ণ নাম আবু হামিদ মুহাম্মদ ইবনে মুহাম্মদ তুসী আল-গাজ্জালী (أَبُو حَامِدٍ مُحَمَّدُ بْنُ مُحَمَّدٍ ٱلطُّوسِيُّ ٱلْغَزَالِيُّ তিনি সবচেয়ে অন্যতম এবং প্রভাবশালী দার্শনিক, ধর্মতত্ত্ববিদ, আইনবিদ, যুক্তিবিদ ও রহস্যবাদী হিসাবে পরিচিত। তিনি বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক অঞ্চলেই ইমাম গাজ্জালী হিসেবে বেশি পরিচিত। তাকে পঞ্চম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হাদিস অনুসারে, মুজাদ্দিদ হল বিশ্বাসের পুনরুজ্জীবনকারী, যিনি প্রতি ১০০ বছরে একবার ইসলামি সম্প্রদায়ের বিশ্বাস পুনরুদ্ধার করতে হাজির হন। তার কাজগুলি তার সমসাময়িকদের দ্বারা এতটাই প্রশংসিত হয়েছিল যে আল-গাজ্জালীকে "ইসলামের প্রামাণ্য অবয়ব হুজ্জাতুল ইসলাম) সম্মানসূচক উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছিল। আল-গাজ্জালী বিশ্বাস করতেন যে ইসলামী আধ্যাত্মিক ঐতিহ্য মৃতপ্রায় হয়ে গেছে এবং মুসলমানদের প্রথম প্রজন্মের দ্বারা শেখানো আধ্যাত্মিক বিজ্ঞানগুলি ভুলে গেছে। এই বিশ্বাস তাকে এহইয়াউ উলুমিদ্দিন ধর্মীয় বিজ্ঞানের পুনরুজ্জীবন শিরোনামে তার সেরা রচনা লিখতে পরিচালিত করেছিল। * আপনার জন্য যা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা যদি দুই পর্বতের নিচে ও থাকে তবু ও তা আপনার কাছে পৌঁছে যাবে। আর আপনার জন্য যা নির্ধারণ করা হয় নি, তা যদি দুই ঠোঁটের মাঝে ও থাকে তবু ও তা আপনার কাছে পৌঁছবে না।{{fact}} * যে ব্যক্তি তার ধর্মকে দুনিয়া লাভের মাধ্যম করে, সে উভয় জগতকে একইভাবে হারাবে; অথচ যে ব্যক্তি দ্বীনের খাতিরে দুনিয়া ত্যাগ করে, সে উভয় জগৎই সমান পাবে। আল-গাজালির বিশ্বাস এবং অনুশীলন, অ্যালেন এবং আনউইন (১৯৬৩ পৃ. ১৫২। * নিজের অস্তিত্বকে অস্বীকার করার কিছু নেই। কিছু অবশ্যই বিদ্যমান এবং যে কেউ বলে যে কিছুই নেই, সে অর্থ এবং প্রয়োজনীয়তাকে উপহাস করে। নিজেকে অস্বীকার করার কোন ভিত্তি নেই, আর এটি একটি প্রয়োজনীয় ভিত্তি। এখন এই সত্তা যাকে নীতিগতভাবে স্বীকার করা হয়েছে তা হয় প্রয়োজনীয় বা সামঞ্জস্যপূর্ণ… এর মানে কী যে একটি সত্তাকে অবশ্যই স্বয়ংসম্পূর্ণ বা নির্ভরশীল হতে হবে… এখান থেকে আমরা যুক্তি দিচ্ছি: যে সত্তার অস্তিত্ব স্বীকার করা হয় তা যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে অস্তিত্ব একটি প্রয়োজনীয় সত্তা প্রতিষ্ঠিত হয়। অন্যদিকে, যদি এর অস্তিত্ব সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, তবে প্রতিটি সত্তাই একটি প্রয়োজনীয় সত্তার উপর নির্ভর করে; কারণ এর আকস্মিকতার অর্থ হল এর অস্তিত্ব এবং অ-অস্তিত্ব সমানভাবে সম্ভব। যাহাতে এই ধরনের বৈশিষ্ট্য আছে তাহার অস্তিত্ব নির্ণয় বা নির্বাচনকারী এজেন্ট ব্যতীত নির্বাচিত হইতে পারে না। এটিও প্রয়োজনীয়। সুতরাং এই প্রয়োজনীয় প্রাঙ্গণ থেকে একটি প্রয়োজনীয় সত্তার অস্তিত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। ফাদাইহ আল-বাতিনিয়া। সম্পাদনা করেছেন আব্দুর রহমান বাদাভী। কুয়েত: মুয়াসাসা দারুল কুতুবুস সিকাফা (১৯৬৪ পৃ. ৮২। * আমরা সাক্ষ্য দিই যে তিনিই সমস্ত কিছুর ইচ্ছাশক্তি, সমস্ত উদ্ভূত ঘটনার শাসক; দৃশ্যমান বা অদৃশ্য জগতে তুচ্ছ বা অঢেল, ছোট বা বড়, ভাল বা মন্দ, বা কোন সুবিধা বা অসুবিধা, বিশ্বাস বা অবিশ্বাস, জ্ঞান বা অজ্ঞতা, সাফল্য বা ব্যর্থতা, বৃদ্ধি বা হ্রাস, আনুগত্য বা অবাধ্যতা ছাড়া কিছুই আসে না। তার ইচ্ছার দ্বারা। তিনি যা চান তা হয়, আর যা তিনি চান না, তা হবে না; চোখের একদৃষ্টিও নেই, হৃদয়ের বিপথগামী চিন্তাও নেই যা তাঁর ইচ্ছার অধীন নয়। তিনি স্রষ্টা, পুনরুদ্ধারকারী, তিনি যা ইচ্ছা করেন। এমন কেউ নেই যে তাঁর আদেশ প্রত্যাহার করে, এমন কেউ নেই যে তাঁর আদেশের পরিপূরক করে, এমন কেউ নেই যে তাঁর সাহায্য ও করুণা ব্যতীত বান্দাকে তাঁর অবাধ্য হতে বাধা দেয় না এবং তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর আনুগত্য করার ক্ষমতা কারও নেই। ইহইয়া উলুমুদ্দিন। বৈরুত: দার ইবনে হাজম (২০০৫ পৃ. ১০৭। * যাদের অন্তর্দৃষ্টি আছে তাদের জন্য প্রকৃতপক্ষে ঈশ্বর ছাড়া ভালোবাসার কোনো বস্তু নেই এবং তিনি ছাড়া অন্য কেউ ভালোবাসার যোগ্য নয়। এরিক ওরমসবি দ্বারা একটি ভূমিকা এবং নোট সহ অনুবাদ করা হয়েছে। * যদি নিজের প্রতি মানুষের ভালবাসা প্রয়োজন হয়, তবে তার প্রতি তার ভালবাসা যার মাধ্যমে, প্রথমে তার আগমন এবং দ্বিতীয়ত, তার সমস্ত অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য, তার পদার্থ এবং তার দুর্ঘটনা সহ তার অপরিহার্য সত্তায় তার ধারাবাহিকতাও ঘটতে হবে। প্রয়োজনীয় হতে যে ব্যক্তি তার মাংসল ক্ষুধা দ্বারা এতটাই আচ্ছন্ন হয় যে এই ভালবাসার অভাব সে তার প্রভু এবং সৃষ্টিকর্তাকে অবহেলা করে। তার কোন প্রামাণিক জ্ঞান নেই; তার দৃষ্টি তার আকাঙ্ক্ষা এবং ইন্দ্রিয় বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ। প্রেম, আকাঙ্ক্ষা, অন্তরঙ্গতা এবং তৃপ্তির বিষয়ে আল-গাজালি। এরিক ওরমসবি দ্বারা একটি ভূমিকা এবং নোট সহ অনুবাদ করা হয়েছে। কেমব্রিজ: ইসলামিক টেক্সটস সোসাইটি (২০১১ পৃ. ২৫। আপনার জন্য পৃথিবী আছে. সৌন্দর্য, প্রকৃত সৌন্দর্য, অধরা। এটি দর্শকের চোখে পড়ে। এমন কিছু যা আমরা যেকোন মুহুর্তে হারাতে পারি, এবং আপনি এটি যত বেশি পরীক্ষা করবেন, ততই এটি মায়াময় হয়ে উঠবে। সত্যিকারের সুখ হল পুণ্য, এবং পুণ্য হল জ্ঞান এবং ধার্মিক আচরণের উপর। উইকিউক্তির বিন্যাস নির্দেশিকা হল একটি ভুক্তি সাজানোর কিছু মৌলিক বিষয়ের একটি টীকাযুক্ত কার্যকরী উদাহরণ। উদাহরণ দ্বারা ব্যাখ্যার জন্য উইকিউক্তি:টেমপ্লেট দেখুন । বেশিরভাগ উইকিউক্তি ভুক্তি একজন ব্যক্তির দ্বারা বলা বা লেখা উক্তি। একজন ব্যক্তির নিবন্ধ একটি ছোট জীবনীমূলক প্যারা দিয়ে শুরু করা উচিত (১-৪টি বাক্য স্বাভাবিক)। এই প্যারায় ব্যক্তির নাম মোটা অক্ষরে থাকা উচিত এবং উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধ থাকলে সেই নিবন্ধের সাথে নামটি সংযোগ করা উচিত। জানা থাকলে তাতে জন্মতারিখ ও মৃত্যুর তারিখ দেওয়া উচিত। অন্যান্য উইকিউক্তি বা উইকিপিডিয়া পৃষ্ঠাগুলোর ভূমিকায় শব্দগুলো সংযোগ করা জনপ্রিয়। উক্তি একটি নির্দিষ্ট, যাচাইযোগ্য উৎসসহ উক্তি (বক্তৃতা, বই, সাক্ষাৎকার বা অনুরূপ)। যদি একই উত্স থেকে বেশ কয়েকটি উক্তি থাকে, তাহলে একটি উপশিরোনামা-১ উপধারা তৈরি করা এবং সেই উত্স থেকে উক্তিগুলোকে এই উপধারায় গোষ্ঠীভুক্ত করা যেতে পারে। পাশাপাশি হয়ত আরও এক পা এগিয়ে কেউ "কথাসাহিত্যের বই" নামে উপশিরোনামা-১ বিভাগে অনুচ্ছেদ করতে পারে এবং তাতে সেই বিষয় বা বইয়ের উক্তি যুক্ত করতে পারে; এটাও করা যেতে পারে। তবে এমনটা করার জন্য আমরা পরামর্শ দেইনা। উদ্ধৃতিদানের সময় যতটা সম্ভব নির্ভুল হোন: উৎসটি উল্লেখ করুন, উৎসের মধ্যে স্থানটি (যদি যুক্তিসঙ্গত হয়) এবং যদি উৎসটি অনলাইনে থেকে থাকে, তাহলে তার সাথে সংযোগ করুন। আইএসবিএন, অধ্যায় নম্বর, সংস্করণ এবং পৃষ্ঠা নম্বর সবই ভবিষ্যতের নির্ভুলতা যাচাইয়ের কাজকে সহজ করে। আরোপিত উক্তিগুলো একটি স্বনামধন্য মাধ্যমিক উত্স থেকে উত্স করা হয়েছে তবে লেখক বা কাজের জন্য নয়৷ এখানে আরো তথ্য . ভুলভাবে আরোপিত উক্তি যা জনপ্রিয়ভাবে বা উল্লেখযোগ্যভাবে, ব্যক্তির জন্য দায়ী কিন্তু অন্য ব্যক্তি বা কাজের উৎস। এখানে আরো তথ্য . সমালোচনা বা সম্পর্কে ব্যক্তি সম্পর্কে উক্তি। আরও দেখুন অন্যান্য উইকিউক্তি পৃষ্ঠা যা ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত। মনে রাখবেন যে কিছু ক্ষেত্রে, এই বিভাগটি প্রথমে আসতে পারে (বিশেষত যখন একটি সাহিত্যিক কাজ পৃষ্ঠা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং সেই কাজের জন্য ব্যক্তিটি সুপরিচিত)। উক্তিগুলো জনপ্রিয়ভাবে বা উল্লেখযোগ্যভাবে, একজন ব্যক্তির জন্য দায়ী, কিন্তু যার জন্য সম্পাদক একটি পর্যাপ্ত উৎস খুঁজে পান না নিবন্ধের আলোচনা পৃষ্ঠায় উপস্থিত হয়। এখানে আরো তথ্য . উক্তিগুলোকে একটি বুলেটযুক্ত তালিকা হিসাবে বিন্যাস করা উচিত। প্রতিটি উক্তি পৃথক বুলেটে কোন উক্তি চিহ্ন ছাড়াই থাকা উচিত৷ উৎস এবং যেকোনো টীকা, যেমন অনুবাদ বা প্রসঙ্গ, একটি সাব-বুলেটে অনুসরণ করা উচিত। একটি উক্তি বাংলায় না হলে সেটিকে বাঁকা করা উচিত । সেই ক্ষেত্রে বিশেষ করে অ-বাংলা বর্ণগুলোর জন্য একটি প্রতিবর্ণীকরণ প্রায়শই দরকারী। উক্তিগুলো একটি উত্সযুক্ত ব্যক্তির উক্তির মতো বিন্যাস করা হয় ৷ উত্স অনুচ্ছেদ, অধ্যায় (বিভাগ, অংশ) সংখ্যা এবং নাম দিন। একটি চলচ্চিত্রের উক্তিগুলোর জন্য পৃষ্ঠাগুলোর জন্য ভূমিকাটি উইকিপিডিয়ার সাথে সংযোগ করা, চলচ্চিত্রটি যে বছর তৈরি হয়েছিল তা উল্লেখ করা, চলচ্চিত্রটির একটি সংক্ষিপ্ত সারাংশ প্রদান করা এবং পরিচালক ও লেখকের তালিকা করা উচিত। এরপর ট্যাগলাইন অনুসরণ করা উচিত, যা কেন্দ্রীভূত এবং গাঢ় করা, তারপরে "ট্যাগলাইন" অনুচ্ছেদে একটি ছোট অভ্যন্তরীণ সংযোগ পাওয়া গেলে সেটি যুক্ত করা উচিত। চরিত্র প্রতিটি প্রধান চরিত্রের একটি অনুচ্ছেদ থাকা উচিত, যার অধীনে একা চরিত্রের দ্বারা বলা জিনিসগুলোকে একত্রিত করা উচিত। অন্যান্য গৌণ চরিত্রগুলোকে একটি অনুচ্ছেদে বিভক্ত করা যেতে পারে। সংলাপ যে উক্তিগুলো সংলাপের আকারে রয়েছে তা এখানে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। ট্যাগলাইন যদি সিনেমার জন্য একাধিক ট্যাগলাইন থাকে, তবে সমস্ত ট্যাগলাইন এই অনুচ্ছেদে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। অভিনয় প্রধান অভিনয়ের জন্য একটি বুলেটকৃত তালিকা। সাধারণত চরিত্রের নামে সংযোগ যুক্ত না করে অভিনেতার নামে উইকিউক্তিতে তার নামে পাতা থাকলে উইকিউক্তির অথবা উইকিপিডিয়ার একটি সংযোগ দেয়া যেতে পারে পারে। উদাহরণ দেয়াটি জনপ্রিয় বলে মনে হচ্ছে। কথোপকথনের উক্তিগুলো টিভি উক্তির মত বিন্যাস করা উচিত । ট্যাগলাইনগুলো ঠিক যেভাবে প্রদর্শিত হয় ঠিক সেভাবেই বিন্যাস করা উচিত; তবে কোনও উক্তিচিহ্ন থাকবেনা। একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠানের ভূমিকায় এটি যে বছর শুরু হয়েছিল (এবং যদি উপযুক্ত হয়, যে বছর এটি শেষ হয়েছিল) তার বিবরণ থাকা উচিত। উইকিপিডিয়া পৃষ্ঠার অক্ষরগুলোর জন্য, একটি পর্বে প্রথমবার একটি চরিত্র প্রদর্শিত হলে এটি উইকিপিডিয়া পৃষ্ঠার সাথে সংযোগ করা উচিত। প্রসঙ্গ লাইনগুলো এইভাবে বিন্যাস করা উচিত: যখন স্টেজের দিকনির্দেশ ইন-লাইন বিন্যাস করা উচিত: সাধারণভাবে, অত্যধিক প্রসঙ্গ বা মঞ্চ নির্দেশনা ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা হয়। উক্তিগুলো পর্বে প্রদর্শিত হিসাবে অর্ডার করা উচিত। যে নামগুলো স্পষ্টভাবে দেওয়া হয়নি তাদের জন্য টাইটেল কেস" ব্যবহার করে অক্ষরটি বর্ণনা করুন: যদি একটি ভাল কারণ না থাকে তবে একটি থিম পৃষ্ঠার ভূমিকা "থিমের সাথে সম্পর্কিত/উক্তি" ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না যেখানে "থিম" উইকিপিডিয়ার একটি সংযোগ তৈরি করা হয়। থিম বিভাগের জন্য দুটি শৈলী রয়েছে: কোনো বিভাগ ছাড়াই সমস্ত থিম, অথবা উত্সযুক্ত/অ্যাট্রিবিউটেড উক্তিতে একটি বিভাগ । ''উক্তিগুলো লেখক দ্বারা বর্ণানুক্রমিকভাবে বাছাই করা উচিত ব্যতীত যেখানে বিষয়ের ঐতিহাসিক বিকাশ কালানুক্রমিক ক্রমকে বিশেষভাবে উপযুক্ত করে তোলে। উক্তিগুলোকে বুলেটযুক্ত তালিকা হিসাবে বিন্যাস করা উচিত যেমন লোকেদের উক্তি কোনো উক্তি চিহ্ন ছাড়া বুলেটযুক্ত তালিকায়৷ উক্তি এবং নোট, যেমন অনুবাদ, লেখক থেকে শুরু করে একটি সাব-বুলেটে অনুসরণ করা উচিত। একটি উক্তি ইংরেজিতে না হলে, এটি তির্যক করা উচিত । উত্সের পৃষ্ঠায় উক্তি যোগ করার জন্য, সেই পৃষ্ঠার সাথে সংযোগ করার এবং থিম পৃষ্ঠাগুলোর পরিবর্তে সেখানে মন্তব্য এবং প্রসঙ্গ রাখার জন্য এটি অত্যন্ত বাঞ্ছনীয়৷ উক্তিগুলোতে গাঢ় বর্ণ ব্যবহারের বিষয়ে কোনও ঐক্যমত্য নেই । কেউ কেউ প্রসঙ্গে সুপরিচিত উক্তিগুলোর উপর আরও জোর দেওয়ার জন্য এটি ব্যবহার করেন, তবে এর জন্য কোন ঐক্যমত নেই। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। //সতর্কতা: মোবাইলআনডু সরঞ্জামের মাধ্যমে সকল সম্পাদনা ব্যবহারকারী নিজ দায়িত্বে করছেন বলে ধরে দেয়া হবে। এই সরঞ্জামটি ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই আপনার উইকিউক্তির নীতিমালা ও নির্দেশাবলী সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে এবং আপনার কার্যক্রম এই সকল নীতিমালার পরিপন্থি হলে আপনাকে বাধা দেয়া হতে পারে। mu-undo-successful মোবাইল আনডুর মাধ্যমে এই সম্পাদনা করা সফল হয়েছে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন পুনঃলোড করা হচ্ছে", mu-edit-summary-prompt মোবাইল আনডু সরঞ্জামের মাধ্যমে এই সম্পাদনা করার কারণ লিখুন এবং নীতিমালা বিরোধী কাজে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন mu-thank-failed 1 কে ধন্যবাদ জানানো ব্যর্থ হয়েছে।", মোবাইল আনডু হলো একটি স্ক্রিপ্ট যা মোবাইল ইন্টারফেসে পূর্বাবস্থায় ফেরত ও ধন্যবাদ বোতাম সংযোজন করে। যাদের রোলব্যাক অধিকার নেই এটি পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনা ও ধন্যবাদ দেয়ার কাজ সহজ করে। এটি শুধুমাত্র মিনের্ভানয়া স্কিন সমর্থন করে। এটি অপেরা মিনি বাদে সকল ব্রাউজারে কাজ করে। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের ম্যানেজার দুর্জয়ের মতো স্ট্রাইকার, আমাদের দেশে বারবার দরকার। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের ম্যানেজার যখন আমাদের দেশ আর মানচিত্র ছিল না, জার্সি কিংবা পতাকা ছিল না, তখন আমরা দেশের জন্য জানবাজি রেখে খেলেছিলাম। স্বাধীন দেশে তোমরা অন্তত হৃদয় দিয়ে খেল…! দুর্জয় বাঘের মতো খেলতে আসছি, বিড়ালের মতো না। হাসনা আজরাইল আইতাছে দোয়া দুরূদ পড়বি না? প্রভাস ঘোষ ভারতের সোশ্যালিস্ট ইউনিটি সেন্টার অফ ইন্ডিয়া (কমিউনিস্ট SUCI(C এর সাধারণ সম্পাদক। নীহার মুখার্জির মৃত্যুর পর ৪ মার্চ ২০১০ সালে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির দ্বারা তিনি এই পদে নির্বাচিত হন। তিনি ২০০৯ সালের নভেম্বরে SUCI(C)-এর দ্বিতীয় পার্টি কংগ্রেসে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি অল ইন্ডিয়া ডেমোক্র্যাটিক স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশন (এআইডিএসও) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মারা গেলে কেন্দ্রীয় কমিটি কংগ্রেসের মধ্যে আবার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করতে পারে। প্রভাস ঘোষ দ্বিতীয় পার্টি কংগ্রেসের সময় পার্টি পলিটব্যুরোতে সদস্য নির্বাচিত হন। * নির্বাচনের পথে নয়, একমাত্র সমাজবিপ্লবের পথেই গণমুক্তি সম্ভব। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বাসিন্দা। অবসরে বাংলা ভাষার এই মুক্ত বিশ্বকোষে কিছু কাজ করার চেষ্টা করি। পাতা থেকে বিষয়বস্তু মুছে ফেলা আলাপ পাতায় প্রবেশ প্রত্যাহার: বাধাপ্রাপ্ত অবস্থায় আলাপ পাতার অপব্যবহার কার্ল হাইনরিশ মার্ক্স ৫ই মে ১৮১৮ – ১৪ই মার্চ ১৮৮৩) একজন জার্মান ইহুদি দার্শনিক, অর্থনীতিবিদ, ইতিহাসবেত্তা, সমাজ বিজ্ঞানী, রাজনৈতিক তাত্ত্বিক, সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবী। সমগ্র মানব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের একজন মার্ক্স। মার্ক্সের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রচনাগুলোর মাঝে রয়েছে তিন খণ্ডে রচিত পুঁজি এবং ফ্রিডরিখ এঙ্গেলসের সাথে যৌথভাবে রচিত কমিউনিস্ট ইশতেহার (১৮৪৮)। * ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি করে। প্রথমে মর্মান্তিক ঘটনার দ্বারা আর দ্বিতীয় একটা রসিকতার দ্বারা। * আমাদের এটা কখনোই বলা উচিত নয় যে,একটা মানুষের এক ঘন্টার মূল্য অন্য আরেকজন মানুষের এক ঘন্টার মূল্যের সমতুল্য। বরং আমাদের এটা বলা উচিত যে, ওই এক ঘন্টা সময়ের মধ্যে একটা মানুষ ঠিক ততটাই দামি যতটা অন্য বাকি মানুষরাও। * পুঁজিবাদীরা উৎপাদনের প্রযুক্তিকে বিকাশ করে আর নানা ধরণের প্রক্রিয়াকে সম্পূর্ণ সমাজে মিশিয়ে দেয়। এইসব তারা করে সম্পত্তির মূল স্রোত, মাটি আর শ্রমিকদের সম্পূর্ণ শোষণ করতে। * কারণ সবসময় বিদ্যমান ছিল কিন্তু সেটা সর্বদা সঠিক অবস্থায় ছিল না। * শান্তির অর্থ সাম্যবাদের বিরোধিতা করা নয়। * বিশ্বের শ্রমিকরা একত্রিত হও, তোমাদের কাছে হারানোর মতো কিছুই নেই শুধুমাত্র নিজেদের বাঁধন ছাড়া। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে নিঃস্বার্থতা। * সবচেয়ে মূল্যবান হচ্ছে আত্মপ্রভূত্ব। * সবচেয়ে বড় গুণ- অন্যদের সেবা করতে পারা। * সর্বশ্রেষ্ঠ আদেশ হচ্ছে নিত্য সচেতনতা। * সবচেয়ে বেশি ধৈর্যের ফল হল নম্রতা। * যারা সর্বাধিক চেষ্টার মধ্যে থাকেন, তারা ফলাফল নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকেন না। * সবচেয়ে বেশি শেখা যায় দেখে দেখে। * সবচেয়ে বড় ধ্যান হচ্ছে মনকে তার ইচ্ছামতো যেতে দেয়া। ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ১০ জুলাই ১৮৮৫ ১৩ জুলাই ১৯৬৯) ভারতীয় উপমহাদেশের একজন স্মরণীয় বাঙালি ও বাংলাদেশি ব্যক্তিত্ব, বহুভাষাবিদ, বিশিষ্ট শিক্ষক ও দার্শনিক ছিলেন। *আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি।এটি কোনো আদর্শের কথা নয়; এটি একটি বাস্তব সত্য। মা প্রকৃতি নিজের হাতে আমাদের চেহারায় ও ভাষায় বাঙালিত্বের এমন ছাপ মেরে দিয়েছেন যে মালা-তিলক-টিকিতে কিংবা টুপি-লুঙ্গি-দাড়িতে ঢাকবার জো-টি নেই। * তুমি যত বড় জ্ঞানীই হও না কেন- যদি তোমার মধ্যে ইসলামের জ্ঞান না থাকে তাহলে তুমি একজন মূর্খ ছাড়া কিছুই নও। * যে দেশে গুণের সমাদর নেই, সে দেশে গুণী জন্মাতে পারে না। * অনেকদিন পরে এখন ধুম পড়িয়া গিয়াছে ধর্ম প্রচারের । চারিদিকে দেখিতেছি, কত তবলীগ’ সমিতি কত ইশাআতে ইসলাম সমিতি। খালি কথা, কথা, কথায় জগৎ ভুলে না। জগৎ কাজ চায়। মরিবার পর স্বর্গের অনন্ত সুখের আশায় মানুষ পৃথিবীর নিত্য নরক যন্ত্রণা ভুগিতে পারে না। * ইসলামের জাতীয়তা দেশের গণ্ডীর মধ্যে আবদ্ধ নয়। সে সংকীর্ণ প্রাদেশিকতা ও ক্ষুদ্র জাতীয়তার বহু উর্ধে। * ইসলাম প্রচার করিতে হইলে মানুষকে দুনিয়াতে বেহেস্তের আস্বাদ দেওয়াইতে হইবে। চারিদিকে ক্ষুধার্তের হাহাকার, পীড়িতের চিৎকার, দরিদ্রের ক্রন্দন ও উৎপীড়িতের আর্তনাদ। এখানেই হাভিয়া দোযখ। যে এই দোযখ নিবাইতে পারে সে-ই প্রকৃত ইসলাম প্রচার করে। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। একটি উক্তি যোগ হচ্ছে উইকিউক্তির কাজ সহজ করার জন্য একটি প্রকল্প। যারা উইকিউক্তিতে নতুন পাতা তৈরি করে বা পাতা অনুসন্ধান করে উক্তি যোগ করতে অনাগ্রহী, তারা এই পাতাটির সাহায্য নিতে পারেন। এছাড়াও উক্তিটি কোন পাতায় যুক্ত করা উচিত, সেটা বুঝতে না পারলেও এখানে উক্তি যুক্ত করতে পারেন। নিম্নের বিন্যাস অনুযায়ী উপরের আলোচনা যোগ করুন সংযোগে ক্লিক করে একটি উক্তি যোগ করুন। অথবা পাতাটির সবার নিচে নিচের বিন্যাস অনুযায়ী কপি করে ব্রাকেটের লেখাগুলো কেটে দিয়ে নিজের প্রস্তাবনাটি যুক্ত করুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। আমি রবিন সাহা। উইকিপিডিয়ার পাশাপাশি উইকিউক্তিতে অবদান রাখি। হিন্দুধর্ম সম্পর্কিত নিবন্ধে আমার আগ্রহ। তৎ স্বয়ং যোগসংসিদ্ধঃ কালেনাত্মনি বিন্দতি।। শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা, চতুর্থ অধ্যায়, ৩৮তম শ্লোক)) অর্থাৎ, ব্রহ্মজ্ঞান অজ্ঞান-নাশক ও অত্যন্ত শুদ্ধিকর। এর তুল্য পবিত্র বস্তু ইহলোকে বা পরলোকে আর কিছু নেই। দীর্ঘকাল প্রযত্ন দ্বারা কর্মযোগে চিত্ত শুদ্ধ হলে মুমুক্ষু নিজ আত্মায় সেই ব্রহ্মজ্ঞান লাভ করেন।। শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা, জগদীশ্বরানন্দ, স্বামী, উদ্বোধন কার্যালয়, রামকৃষ্ণ মিশন, প্রথম সংস্করণ, পৃষ্ঠা ১২০ ও ১২১। * ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে নীতির কথা আর রাগী মানুষের কাছে উচিত অনুচিত কথা অর্থ হীন। * ধর্ম, সততা, পরিচ্ছন্নতা, সহ্যশক্তি, ক্ষমতাশীলতা, আয়ু, শারীরিক ক্ষমতা এবং স্মৃতি শক্তি সবই কলিযুগে সময়ের সাথে সাথে হ্রাস পাবে। * সুখ তো উপলব্ধী করার বস্তু, প্রাপ্ত করার বস্তু নয়। যে ব্যাক্তি বস্তুকে সুখ বলে মানে বাস্তবে তার সুখ প্রাপ্ত হয় না। যে সত্তা অথবা সম্পত্তিকে সুখ বলে গন্য করে সে অবশ্যই নিজের জন্য বিনাশকে আমন্ত্রণ জানায়। * যে কেবল নিজের পীরাকে আপন করে জীবন কাটায়, সে শক্তিহীন হয়ে পরে। কিন্তু যে ব্যাক্তি সমগ্র সমাজের পীরাকে আপন হৃদয়ে ধারণ করে জীবন কাটায়, সে শক্তিশালী হয়ে ওঠে। * দূর্বল কেবল ভাগ্যকে দোষারোপ করে আর বীর ভাগ্যকে জয় করে। * মাতৃঋণ কোনো সন্তানই কখনোই শোধ করতে পারে না। * সময় কখনও মানুষের নির্দেশিত পথে চলে না, মানুষকে সময়ের নির্দেশিত পথে চলতে হয়। * যখন সংসারে দেখার মতো কিছু থাকে না তখন মানুষ ঈশ্বরের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে। * দান তাকে বলে যাতে দানী হারায় আর যাচক প্রাপ্তি লাভ করে। কিন্তু বলিদান সেটাই যেটা দানী দেয় আর সারা জগত প্রাপ্ত করে। * নিজের ক্ষমতা সম্পর্কে কখনো সন্দেহ প্রকাশ করা সঠিক নয়। * বিরোধিতা শক্তির প্রমাণ হয় না। শক্তিমান সেই যে সহনশীল, সহ্য করতে পারে। যখন হৃদয় থেকে ক্রোধ আর বিরোধিতা দূর হয়ে যায়, তখন সহনশক্তি ধর্মের শক্তিতে পরিণত হয়। ক্রোধ থেকে প্রতিশোধের জন্ম হয় আর ধর্ম থেকে ন্যায় জন্মায়। তোমার জীবনেও যদি এমন সময় আসে, যখন তোমার উপর কোন অন্যায় হয় তবে ন্যায় করার পূর্বে নিজের ক্রোধের উপর অঙ্কুশ অবশ্যই রেখো। * অধিকতর আত্মা নিজের দেহকেই সব কিছু বলে গণ্য করে, স্বয়ং দেহ থেকে যে ভিন্ন তা জানতেই পারে না শরীরের যে দুঃখ, সুখ, স্বাদ। গন্ধ আদির অনুভব হয় তাকেই নিজের অনুভব মেনে নেয়, আর পরিবর্তনের প্রয়াসই করে না। * প্রেম উন্নতি দেয়, উচিৎ অনুচিতের জ্ঞান দেয়। প্রেম আর মোহের মাঝে পার্থক্য থাকে। বাস্তবে যা প্রেম, তা কোন মোহ নয়। প্রেমের জন্ম করুণা থেকে হয়, আর মোহের জন্ম অহংকার থেকে। প্রেম মুক্তি দেয়, মোহ আবদ্ধ করে। প্রেম ধর্ম, আর মোহ অধর্ম। * ভবিষ্যৎ তো প্রতিদিন, প্রতিক্ষনে নির্মিত হয়। ভবিষ্যৎ যে কিছু নয়। মানুষের আজকের নির্ণয় ও কর্মের পরিনাম আগামীর ভবিষ্যৎ। আপনি যদি আজ কোন নির্ণয় করে সন্তোষ বোধ করেন, তবে বিশ্বাস রাখুন ভবিষ্যতে অবশ্যই তার থেকে সুখ লাভ হবে। * যে আত্মা পরিবর্তনের প্রচেষ্টাই করে না, নিরন্তর অধর্ম করে চলে তাকে জাগ্রত করার জন্য দন্ড দেয়া অনিবার্য। তুমিও এটা জেনে নাও যে তুমিও কোন শরীর নও, কেবল মাত্র এক আত্মা। * এই পৃথিবীতে পরিলক্ষিত সকল মানুষ তা নয় যা তুমি ওদের গণ্য করছ, কিছু সময়ের জন্য এরা শরীরে বসবাস করছে মাত্র। এদের শরীরের মৃত্যু হবে কিন্তু এরা সবাই অমর। সে পুনরায় নতুন শরীর ধারন করবে। * সুখের চাবিকাঠি হলো আকাঙ্ক্ষা দূর করা। * সুখের কামনা যে করে তার সুখ লাভ হয় না, যে সুখ চিনতে পারে তারই সুখ লাভ হয়। তুমি যদি এটা জেনে যাও যে তোমার জন্য সুখ কি, তবে তুমি সুখ অবশ্যই পাবে। * আত্মার জন্মও হয় না এবং মৃত্যুও হয় না। * সাহসী দেখতে চাইলে যারা ক্ষমা করতে পারে তাদের দিকে তাকাও। * আয়না যেমন ধূলিকণা দ্বারা আচ্ছন্ন হয়, তেমনি ক্রোধে বুদ্ধিও আচ্ছন্ন হয়। * তারা একাই সত্য দেখতে পায় যারা ভগবানকে প্রতিটি প্রাণী ও বস্তুর মধ্যে দেখতে পায়। * মানুষ অর্থের দাস, কিন্তু অর্থ কোনো মানুষের দাস নয়। * আত্মাকে কোন অস্ত্র দ্বারা টুকরো টুকরো করা যায় না, আগুনে পোড়ানো যায় না, জলে সিক্ত করা যায় না বা বাতাসে শুকানো যায় না। * সর্বদা আপনার অভ্যন্তরীণ আত্মা যা বলে তা অনুসরণ করুন। * আত্ম-ধ্বংস এবং নরকের তিনটি দরজা আছে কাম, ক্রোধ এবং লোভ। * ভাল কাজগুলি কখনই নষ্ট হয় না, সর্বদা ঈশ্বরের দ্বারা পুরস্কৃত হয়। * আপনার জীবনকে আপনি যেভাবে চান সেভাবে বাঁচুন, অন্যের ইচ্ছার দাস হয়ে যাবেন না। * অন্য কারো জীবনকে অনুকরণ করে পরিপূর্ণতা নিয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে নিজের ভাগ্যকে অসম্পূর্ণভাবে বাঁচানো ভালো। * সবকিছুই আমার থেকে জন্মেছে, আমিই সকলের আদি উৎস। সবকিছু আমার অধীন, কেউ আমার উপরে নয়। * যা কিছু করতে হবে তা করুন, কিন্তু অহংকার দিয়ে নয়, লালসা নয়, হিংসা নয়, প্রেম, মমতা, নম্রতা এবং ভক্তি দিয়ে। * হৃদয়বানের কোন ক্রোধ নেই। বিষয়শ্রেণী 1 শতাব্দী অনুযায়ী 1 তিতুমীর যাঁর প্রকৃত নাম সৈয়দ মীর নিসার আলী জন্ম ২৭শে জানুয়ারি, ১৭৮২, ১৪ই মাঘ, ১১৮২ বঙ্গাব্দ, মৃত্যু নভেম্বর ১৯, ১৮৩১) ছিলেন একজন ব্রিটিশ বিরোধী ব্যক্তিত্ব। তিনি ওয়াহাবী আন্দোলনএর সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি ব্রিটিশ শাসন ও তাদের অনুগত অত্যাচারী হিন্দু জমিদারদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং তার বিখ্যাত বাঁশের কেল্লার জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন। ব্রিটিশ সেনাদের সাথে যুদ্ধরত অবস্থায় এই বাঁশের কেল্লাতেই তার মৃত্যু হয়। * “দেশের জন্য শহীদ হওয়ার মর্যাদা অনেক। তবে এই লড়াই আমাদের শেষ লড়াই নয়। আমাদের কাছ থেকে প্রেরণা পেয়েই এ দেশের মানুষ একদিন দেশ উদ্ধার করবে। আমরা যে লড়াই শুরু করলাম, এই পথ ধরেই একদিন দেশ স্বাধীন হবে।” তিতুমীরের আন্দোলন, সংগ্রাম, কর্মকাণ্ড এবং জীবনাদর্শ সব কিছুকেই আমাদের মূল্যায়ন করতে হবে ঔপনিবেশিক পটভূমিতে ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনগুলির পটভূমিতে একটি উজ্জ্বল অধ্যায় হচ্ছে তিতুমীরের সংগ্রাম," * “তিতুমীরের এই সংগ্রাম ছিল প্রকৃত কৃষক বিদ্রোহ যার অভিমুখ ছিল অত্যাচারী জমিদার ও নীলকররা।” চিনতে না কি সোনার ছেলে ইন্দিরা প্রিয়দর্শিনী গান্ধী বিবাহের পূর্বে নেহেরু ১৯ নভেম্বর, ১৯১৭ – ৩১ অক্টোবর, ১৯৮৪) ছিলেন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রাক্তন সভানেত্রী এবং ভারতের তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী। ইন্দিরা গান্ধীই হলেন একমাত্র মহিলা যিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। * বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণ পরস্পরের মহান বন্ধু। * বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ন্যায়বিচার ও শান্তির নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে। আপনাকে দেবার (দেওয়ার) মতো আমার কিছুই নেই। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এদেশকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। তবে আমাদের পাশে আপনার মতো একজন মহান বন্ধু পেয়ে আমাদের মনের বল আরও শক্তিশালী ও বলিষ্ঠ হয়েছে।" লোকটা গরিব, বুঝলেন! খুবই গরিব।" কী রকম এবং কতটা গরিব বলুন তো!"যাচ্ছেতাই রকমের গরিব মশাই, বিচ্ছিরি রকমের গরিব। আসলে টাকা ছাড়া লোকটার আর কিছুই নেই।" * যে জীবন তাঁর নয়, যে জীবন তাঁর কখনো হবে না তাকে সিংহাসনে বসিয়ে মানুষ মাঝে মাঝে এরকম ধূলায় পরে কাঁদে। * বেশির ভাগ মানুষেরই অভ্যাস হল, যেখানে বলার কথা কিছু নেই, সেখানেও অকারণে কথা বলে যায়, প্রয়োজন থাক বা না থাক। * আকাশ কতটা পরিষ্কার থাকলে, কতখানি জ্যোৎস্না উঠলে কতগুলো গাছপালা এবং কতখানি মাঠ-ময়দান থাকলে কতটা সৌন্দর্যের সৃষ্টি হবে, তার পিছনেও কি অঙ্ক নেই? * কোন কোন স্বামী-স্ত্রী বোধহয় তাদের সম্পর্কের বিষকেই বেশী উপভোগ করে। মধুর কথা তারা কানে নেবে না। * পঞ্চাশ ছোঁয়া বয়সটা বড় মারাত্মক ভাটির টান যখন লাগে মানুষ তখন ভোগসুখের জন্য পাগল হয়ে যায়, জানেতো আর বেশি সময় নেই হাতে, শরীরের ক্ষমতা আর বেশিদিন থাকবে না! ণত্ব ষত্ব জ্ঞান হারিয়ে তখন সে কেবল খাই খাই করে খাবলাতে থাকে চারপাশের ভোগ্যবস্তুকে চুলে কলপ দেয় রঙ চঙে জামা গায়ে চড়ায়, সেন্ট মাখে! আর স্ত্রী? স্ত্রীর করার কি বা থাকে বিষচক্ষে দেখে যেতে হয়! দু’ জনার মাঝে অসীম ব্যবধান তৈরি হয়! * যখন কোন মেয়ে দু’বেলা খাবার, মাথার ওপরে একটু ছাদ এর বেশি আরো কিছু আছে তা বুঝতে শিখে, তবেই তার ভেতরে জন্ম নেয় লজ্জা আর রোমাঞ্চ! * আলাপ করতে একটা টিউনিং দরকার, টিউনিং না থাকলে কথা আসেনা। * ব্যাধিময়, ব্যথাময়, নশ্বর এই শরীর নিয়ে মানুষের কত না ভাবনা, কিন্তু শরীরখানা দেওয়া হয়েছে এটাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য, বসিয়ে বা আরাম করার জন্য না! * বাপ আর ছেলের মধ্যে যেমন জেনারেশন গ্যাপ থাকে, দাদা আর নাতীর মধ্যে তেমনটা থাকে না। ছেলে আর বাপের মধ্যে সরাসরি সংঘর্ষের সম্ভাবনা থাকে দাদু আর নাতির মধ্যে তা নেই! প্রজন্মগত পার্থক্যটা বেশি হলে তাদের মধ্যে এক সমঝোতা গড়ে ওঠে! * কারো আদর কাড়া কথা শুনলে, মন মরা জীবনেও মাঝে মাঝে বাঁচতে বাঁচার ইচ্ছে জাগে, অল্প আদর পেলেই মনে হয় অনেকখানি পেয়ে গেলাম। আর বুঝি কিছু চাওয়ার নেই! * দুনিয়াতে পালিয়ে যাওয়ার কোনো জায়গা নেই। মানুষের পালানোর সবচেয়ে ভালো জায়গা হলো তার মন। যদি সেখানে ঢুকে কপাট বন্ধ করে দিতে পারি তবে কেউ আর নাগাল পাবে না। * মাতৃভাষাকে অবজ্ঞা করলে দাঁড়ানোর জায়গা পাবে না। বাঙালিরা বড্ড তাড়াতাড়ি আন্তর্জাতিক হয়ে যায়, তাই তাদের শক্তি কম। *"প্রতিটি প্রজন্ম নিজেকে তার আগেকার প্রজন্মের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান এবং পরবর্তী প্রজন্মের চেয়ে বিজ্ঞ বলে মনে করে।" *"সেরা বই যেগুলো আপনাকে বলে যে আপনি ইতিমধ্যেই যা জানেন।" *"মানুষকে ধ্বংস করার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হল তাদের ইতিহাস সম্পর্কে তাদের নিজস্ব উপলব্ধি অস্বীকার করা এবং মুছে ফেলা।" *"দ্বৈতচিন্তা মানে হল দুটি পরস্পরবিরোধী বিশ্বাসকে একই সাথে নিজের মনে ধারণ করার এবং উভয়কেই গ্রহণ করা।" *"স্বাধীনতার অর্থ যদি আদৌ কিছু হয়, তবে এর অর্থ হল লোকেদের বলার অধিকার যা তারা শুনতে চায় না।" *“রাজনৈতিক ভাষা মিথ্যাকে সত্য এবং হত্যাকে সম্মানজনক করার জন্য এবং বিশুদ্ধ বাতাসকে দৃঢ়তার চেহারা দেওয়ার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে। " *"বেদনার মুখে কোন নায়ক নেই।" *"বাস্তবতা মানুষের মনের মধ্যে বিদ্যমান, এবং অন্য কোথাও নেই।" *"মানুষ নিজে ছাড়া অন্য কোন প্রাণীর স্বার্থে কাজ করে না।" *"কিছু ধারণা এতটাই কিম্ভুতকিমাকার যে শুধুমাত্র একজন বুদ্ধিজীবীই সেগুলো বিশ্বাস করতে পারে।" *"যদি তিনি মুখোশ পরেন, এবং তার মুখ এটির সাথে মানানসই হয়ে ওঠে।" *"মানুষ যদি ভাল লিখতে না পারে, তারা ভাল চিন্তা করতে পারে না, এবং যদি তারা ভাল চিন্তা করতে না পারে তবে অন্যরা তাদের জন্য তাদের চিন্তাভাবনা করবে।" *"সর্বজনীন প্রতারণার সময়ে, সত্য বলা একটি বিপ্লবী কাজ হয়ে ওঠে।" *"প্রত্যেক যুদ্ধ যখন আসে, বা আসার আগে, এটিকে যুদ্ধ হিসাবে নয় বরং এক নরঘাতক পাগলের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষার কাজ হিসাবে উপস্থাপন করা হয়।" *"আমরা সকলেই এমন জিনিসগুলিকে বিশ্বাস করতে সক্ষম যেগুলিকে আমরা অসত্য বলে জানি, এবং তারপরে, যখন আমরা শেষ পর্যন্ত ভুল প্রমাণিত হই, নির্বিচারে ঘটনাগুলিকে মোচড় দিয়ে দেখাই যে আমরা সঠিক ছিলাম।" *“শান্তিবাদ বস্তুনিষ্ঠভাবে ফ্যাসিবাদপন্থী। এটি প্রাথমিক সাধারণ জ্ঞান। আপনি যদি এক পক্ষের যুদ্ধ প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করেন, আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন্য পক্ষের প্রচেষ্টাকে সাহায্য করেন। বা বর্তমান যুদ্ধের মতো যুদ্ধের বাইরে থাকার কোনো বাস্তব উপায় নেই। বাস্তবে যে আমার সাথে নেই সে আমার বিপক্ষে'।" *"যে জনগণ দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদ, প্রতারক, চোর এবং বিশ্বাসঘাতকদের নির্বাচিত করে তারা শিকার নয় বরং সহযোগী" *"এটা কৌতূহলজনক যে লোকেরা কীভাবে ভেবে নেয় যে, আপনার আয় একটি নির্দিষ্ট স্তরের নীচে নেমে যাওয়ার সাথে সাথে তাদের জ্ঞান দেওয়ার এবং আপনার জন্য প্রার্থনা করার অধিকার রয়েছে।" *"একটি বিদেশী দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ তখনই ঘটে যখন ধনিকশ্রেণী মনে করে যে তারা এটি থেকে লাভ করতে যাচ্ছে।" *"সম্ভবত একজন মানুষ সত্যিই মারা যায় যখন তার মস্তিষ্ক থেমে যায়, যখন সে একটি নতুন ধারণা গ্রহণ করার শক্তি হারিয়ে ফেলে।" মানুষের সামনে পছন্দ, নিয়ম হিসাবে, ভাল এবং মন্দ মধ্যে নয়, কিন্তু দুটি মন্দ মধ্যে। আপনি নাৎসিদের বিশ্ব শাসন করতে দিতে পারেন: এটি খারাপ; অথবা আপনি যুদ্ধের মাধ্যমে তাদের উৎখাত করতে পারেন, এটিও খারাপ। আপনার সামনে অন্য কোন বিকল্প নেই, এবং আপনি যেটাই বেছে নিন পরিষ্কার হাতে বের হবেন না। * বামপন্থী চিন্তা আগুন নিয়ে খেলা করার মতন, আগুন যে গরম যারা খেলে সেটাও জানে না। * জাতীয়তাবাদ হলো ক্ষমতার ক্ষুধা যা আত্মপ্রতারণা করে। * অগ্রগতি একটি বিভ্রম নয়, এটি সত্যিই ঘটে, তবে এটি ধীর এবং সর্বদা হতাশাজনক। * ক্যাথলিক এবং কমিউনিস্টরা দুইজনেই একইভাবে অনুমান করে যে প্রতিপক্ষ সৎ এবং বুদ্ধিমান উভয়ই একসাথে হতে পারে না। * উদারপন্থী: ক্ষমতাহীন শক্তির পূজারী। * কিন্তু চিন্তা যদি ভাষাকে কলুষিত করে, ভাষাও চিন্তাকে কলুষিত করতে পারে। * যুদ্ধের অপরিহার্য কাজ হল ধ্বংস, অগত্যা মানুষের জীবন নয়, কিন্তু মানুষের শ্রমের পণ্য। * জীবনের শুরু থেকেই আমি লক্ষ্য করেছি যে কোনো ঘটনা কখনোই সংবাদপত্রে অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হয় না। * চার পা ভালো, দুই পা খারাপ। * একটি সমাজ যত বেশি সত্য থেকে দূরে সরে যাবে ততই যারা সত্য বলে তাদের ঘৃণা করবে। * প্রচারমাধ্যম যা বলবে জনগণ তা বিশ্বাস করবে। * সমস্ত স্বৈরশাসক জালিয়াতি এবং বলপ্রয়োগের মাধ্যমে শাসন করে, কিন্তু একবার জালিয়াতি প্রকাশ হয়ে গেলে তাদের ব্যাপকভাবে শক্তির উপর নির্ভর করতে হবে। * প্রতিটি রেকর্ড ধ্বংস বা জাল করা হয়েছে, প্রতিটি বই পুনর্লিখন করা হয়েছে, প্রতিটি ছবি পুনরায় রং করা হয়েছে, প্রতিটি মূর্তি এবং রাস্তার ভবনের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে, প্রতিটি তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। আর সেই প্রক্রিয়া চলছে দিন দিন এবং মিনিটে মিনিটে। ইতিহাস থেমে গেছে। অন্তহীন বর্তমান ছাড়া আর কিছুই নেই যেখানে দলটি সর্বদা সঠিক। * প্রকৃত ক্ষমতা তখনই অর্জিত হয় যখন শাসক শ্রেণী জীবনের প্রয়োজনীয় বস্তুগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে, জনসাধারণকে সেগুলিকে প্রদান করে এবং আটকে রাখে যেন সেগুলি বিশেষ সুবিধা। * অতীত মুছে গেছে, সেই মুছে যাওয়া মানুষ ভুলে গেছে মিথ্যা হয়ে গেছে সত্য। * এটা ভয়ানক যে অজ্ঞ মানুষদের এত প্রভাব রয়েছে। * আপনি যতই সত্যকে অস্বীকার করেন না কেন, সত্য সর্বদা বিদ্যমান। * আপনি যদি কিছু গোপন রাখতে চান তবে আপনাকে তা অবশ্যই নিজের থেকেও লুকিয়ে রাখতে হবে। * সাংবাদিকতা হচ্ছে যা অন্য কেউ ছাপাতে চায় না তা ছাপানো: বাকি সবকিছুই জনসংযোগ। * একটি জিনিস তারা করতে পারে না। তারা আপনার দ্বারা কিছু বলাতে পারে যে কোনও কিছু তবে তারা আপনাকে বিশ্বাস করাতে পারে না। তারা আপনার ভিতরে প্রবেশ করতে পারে না। * সুখ কেবল মাত্র মেনে নেয়ার মধ্যেই থাকতে পারে। * আমরা জানি যে কেউ কখনো ক্ষমতা ত্যাগ করার ইচ্ছা নিয়ে ক্ষমতা দখল করে না। * সাধারণভাবে, উপলব্ধি যত বেশি, বিভ্রম তত বেশি; যত বেশি বুদ্ধিমান, তত কম প্রকৃতিস্থ। * সমস্ত যুদ্ধ-প্রচার, সমস্ত চিৎকার এবং মিথ্যা এবং ঘৃণা, সর্বদাই আসে এমন লোকদের কাছ থেকে যারা যুদ্ধ করছে না। * কিছু প্রেক্ষাপটে লড়াই না করার চেয়ে, লড়াই করা এবং লড়াই করে হেরে যাওয়া ভাল। * যদি অন্য সবাই দলের চাপিয়ে দেওয়া মিথ্যাকে মেনে নেয় যদি সমস্ত রেকর্ড একই গল্প বলে তাহলে মিথ্যাটি ইতিহাসে চলে যায় এবং সত্যে পরিণত হয়। * সাম্রাজ্যবাদকে ঘৃণা করতে হলে আপনাকে এর অংশ হতে হবে।-জর্জ অরওয়েল, দ্য রোড টু উইগান পিয়ার * দারিদ্র্য তাদের ভদ্রলোকের সাধারণ আচরণে থেকে মুক্ত করে, যেমন অর্থ মানুষকে কাজ থেকে মুক্ত করে। * আপনি প্রাচুর্যের অধিকারী হতে পারেন, অথবা আপনি অর্থ তুচ্ছ করতে পারেন; ভয়ংকর জিনিস হল অর্থের পূজা করা এবং তা পেতে ব্যর্থ হওয়া। * নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে, এটি আসলে সত্য যে আপনার কাছে যত কম টাকা থাকবে, তত কম চিন্তা করবেন। * “ বিপ্লবকে রক্ষা করার জন্য কেউ একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠা করে না; একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিপ্লব ঘটায়।"-জর্জ অরওয়েল, নাইনটিন এইটি ফোর। * “আধুনিক আলোচনায় শক্তি, দক্ষতা, সমাজসেবা এবং বাকি সব বিষয়ে টাকা পান, বৈধভাবে পান এবং অনেক কিছু পান' ছাড়া আর কী অর্থ আছে? অর্থ পুণ্যের মহাপরীক্ষায় পরিণত হয়েছে।”- জর্জ অরওয়েল,ডাউন অ্যান্ড আউট ইন প্যারিস এবং লন্ডন আসল বিভাজন রক্ষণশীল এবং বিপ্লবীদের মধ্যে নয় বরং কর্তৃত্ববাদী এবং স্বাধীনতাবাদীদের মধ্যে' * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। আপনি কখনোই সুখী হবেন না যদি আপনি অনুসন্ধান চালিয়ে যান যে সুখ কী। আপনি যদি জীবনের অর্থ খুঁজে বেড়ান তবে আপনি কখনই বাঁচবেন না।" মানুষই একমাত্র প্রাণী যে সে যা তা হতে অস্বীকার করে।" * “ধন্য সেই হৃদয়, যা বাঁকাতে পারে; তা কখনও ভাঙা হবে না।" * “একজন বুদ্ধিজীবী? হ্যাঁ. এবং কখনই অস্বীকার করবেন না। একজন বুদ্ধিজীবী হলেন এমন একজন যার মন নিজেকে পর্যবেক্ষণ করেন । আমি এটি পছন্দ করি, কারণ আমি উভয় অর্ধেক হতে পেরে খুশি, পর্যবেক্ষক এবং প্রেক্ষিত। "তাদের কি একসাথে আনা যাবে এটি একটি ব্যবহারিক প্রশ্ন। আমাদের এটিকে ব্যাখ্যা করতে হবে। "আমি বুদ্ধিমত্তাকে ঘৃণা করি" এর প্রকৃত অর্থ হল আমি আমার সন্দেহ সহ্য করতে পারি না।" কল্পকাহিনী হল মিথ্যা যার মাধ্যমে আমরা সত্য বলি।" সুখী হওয়ার জন্য, আমাদের অন্যদের সাথে খুব বেশি উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত নয়।" *"পৃথিবীকে বুঝতে হলে মাঝে মাঝে পৃথিবী থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে হয়।" সর্বদা অনেক গভীরে যান, কারণ সেখানেই আপনি সত্য খুঁজে পাবেন" *"সমস্ত সৌন্দর্যের হৃদয়ে কিছু অমানবিকতা নিহিত রয়েছে।" যখন আত্মা খুব বেশি কষ্ট পায়, তখন এটি দুর্ভাগ্যের স্বাদ তৈরি করে।" আপনি প্রতিদিন যা করেন তা হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হল আত্মহত্যা না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া।" যেখানে কোন আশা নেই, এটি উদ্ভাবন করা আমাদের দায়িত্ব।" আপনি অভিজ্ঞতা তৈরি করতে পারবেন না, আপনি এটি সহ্য করবেন।" কিছুক্ষণ পরে আপনি যে কোনও কিছুতে অভ্যস্ত হতে পারেন।" *"অর্থহীনতা হল অপরিহার্য ধারণা এবং প্রথম সত্য।" * “উচ্চতার দিকে লড়াই, নিজেই মানুষের হৃদয়কে পূরণ করতে যথেষ্ট। যে কেউই সিসিফাসকে সুখী হিসেবে কল্পনা করবে।" - আলবার্ট কামু, সিসিফাসের মিথ এবং অন্যান্য প্রবন্ধ আমি একজন প্রতিভাবান হতে চাই না শুধুমাত্র একজন মানুষ হওয়ার চেষ্টা করায় যথেষ্ট বড় সমস্যা।" জীবন হল আপনার সমস্ত পছন্দের সমষ্টি"। তো আজকে তুমি কি করছ?" একজন মানুষ সুখী হওয়ার জন্য অর্থ উপার্জন করতে চায়, এবং তার সমস্ত প্রচেষ্টা এবং জীবনের সেরাটি সেই অর্থ উপার্জনের জন্য নিবেদিত হয়। সুখ ভুলে যায়; উপায় শেষের জন্য নেওয়া হয়।" যদি আপনি দীর্ঘকাল বেঁচে থাকেন তবে আপনি দেখতে পাবেন যে প্রতিটি জয় পরাজয়ে পরিণত হয়।" নারীদের প্রতি কেউই বেশি অহংকারী, বেশি আক্রমনাত্মক বা ঘৃণ্য নয়, যে পুরুষ তার পুরুষত্ব নিয়ে উদ্বিগ্ন।" এটাই আমি সত্যিকারের উদারতা বলে মনে করি:যেটাতে আপনি আপনার সমস্ত কিছু দেন, এবং তবুও আপনি সবসময় মনে করেন যে এতে আপনার কিছুই খরচ হয় নি।" যতক্ষণ একজন অন্যের জীবনকে মূল্য দেয় ততক্ষণ পর্যন্ত একজনের জীবনের মূল্য থাকে।" তার ডানা কাটা এবং তারপরে তাকে উড়তে না জানার জন্য দোষ দেওয়া হয়।" পুরুষকে মানুষ হিসাবে এবং একজন মহিলাকে মহিলা হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যখনই সে একজন মানুষ হিসাবে আচরণ করে তখনই তাকে পুরুষের অনুসরণ করতে বলা হয়।" একটি ডায়েরি কী অদ্ভুত জিনিস: আপনি যা লিখেছেন তার চেয়ে যে জিনিসগুলি বাদ দিয়েছেন বেশি গুরুত্বপূর্ণ।" প্রিন্স চার্মিং যদি ঘুমন্ত সুন্দরীকে জাগ্রত না করতেন তবে তার পেশা কী হত?" রাজনীতি থেকে বিরত থাকা নিজেই একটি রাজনৈতিক মনোভাব।" আপনি যাকে ভালবাসেন তাকে ঘৃণা করা খুব ক্লান্তিকর।" * “কেউ একজন প্রতিভা জন্মায় না, একজন প্রতিভা হয়ে ওঠে; এবং বর্তমান পর্যন্ত নারী পরিস্থিতি এটিকে কার্যত অসম্ভব করে তুলেছে।" ইব্রাহিম প্রধান শিক্ষক ইলেম (জ্ঞান) ও আমল (অনুশীলন) সম্পর্কে যা বলেছেন তা কিছু ছাত্রের কাছে বিভ্রান্তিকর হতে পারে আসলে, ইসলাম তরবারির মাধ্যমে এদেশে ছড়িয়ে পড়েনি। শুধুমাত্র নিঃস্বার্থ ও তরবারিহীন সুফি ও দরবেশরাই ইসলামের শান্তি ও সাম্যের বাণী দরিদ্র ও নিম্নবর্ণের হিন্দুদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে দ্বারে দ্বারে গিয়েছিলেন। ইরান ও আরবের নবাব ও রাজারা ভূমি জয় করেছেন, কিন্তু মানুষের হৃদয়ে নয়। অর্ধ উলঙ্গ ফকিররাই তাদের মন জয় করেছিল। তখনই মানুষ ইসলাম গ্রহণ করে। রাজনীতি ও বলপ্রয়োগের মাধ্যমে ইসলামের বিকাশ ঘটাতে পারবে না। এলেম প্রচার করলেই ইসলামের উন্নতি হবে। হালিম মিয়া তাহলে আপনি বলতে চান যে আমাদের মিশন এলাম ছড়ানো? শুধু এলেমের জন্য এলেম? ইব্রাহিম অবশ্যই না। আমরা এখানে কি করছি? এটা শুধু এলেম না। এটাও আমল। দেখেন, আমাদের মাদরাসায় কে পড়তে আসে? অনেকেই অবশ্যই অনাথ। এছাড়াও, যে অভিভাবকরা তাদের বাচ্চাদের খাওয়াতে এবং কাপড় দিতে পারেন না, তাদের শিক্ষিত করার কথা না বললেই নয়, তারা তাদের বাচ্চাদের এখানে পাঠান। এই তাই না? আমাদের দায়িত্ব এই শিশুদের যত্ন নেওয়া এবং তাদের খাঁটি মুসলমানে পরিণত করা। এই আমাদের উদ্দেশ্য। আমাদের আমল। এই শিশুদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা ঠিক নয়। হালিম মিয়া কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষতার নামে কমিউনিস্টপন্থীরা এদেশে ইসলামের অস্তিত্বকেই বিপন্ন করে তুলছে। আমাদের তাদের মোকাবিলা করতে হবে, তাই না? ইব্রাহিম তাহলে বলুন, আমাদের আর কমিউনিস্টদের মধ্যে পার্থক্য কী? হালিম মিয়া ইসলামকে রাজনীতি থেকে কীভাবে আলাদা করবেন? এখন পাকিস্তানের অস্তিত্ব হুমকির মুখে। আর পাকিস্তান ভেঙ্গে গেলে ইসলামও ধ্বংস হবে। ইব্রাহিম হালিম মিয়া, বলুন। পাকিস্তানের পতন হলে ইসলাম কেন বিপন্ন হবে বলে মনে করেন? পাকিস্তান কি ইসলামকে শক্তিশালী করেছে, নাকি সামরিক শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে? মিলন উত্তম, তোমাকে বুঝতে হবে। এটা শুধু গণতন্ত্র ও জাতীয় মুক্তির বিষয় নয়। আসল সমস্যা হলো অর্থনৈতিক মুক্তি। আর এখানেই আসে সাম্রাজ্যবাদ। আর প্রয়োজন শ্রেণী সংগ্রামের। উত্তম তুমি এখনও আপনার কমিউনিস্ট ভূতের জাদু অধীনে আছো। তুমি কি মজার জিনিসটা কি কিছু মনে করো না পার্থক্য সত্ত্বেও, তোমার ও তোমার বড় ভাইয়ের মধ্যে একটি অদ্ভুত মিল আছে। কাজী সাহেবের হোমিও-পথ, আর তুমি মার্ক্স-পথ— দুটোই জার্মানি থেকে এসেছে। তুমি যে লক্ষ্য করেছো? শাহিন আর ফ্যাসিবাদেরও শিকড় জার্মানিতে! চতুর্থ বন্ধু মার্কসবাদ, পুঁজিবাদ, সমস্ত বাদ এই সমস্ত পশ্চিমা ধর্ম ও বিভেদের বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রক্রিয়ায় আমরা কেবল নিজেদেরই ছত্রভঙ্গ করছি! শাহিন তাহলে ইসলামের কি হবে? এটা কি পশ্চিম থেকে আসা বিষয় নয়? চতুর্থ বন্ধু কেন হবে? আমি মনে করি আমাদের ইসলাম আমাদের মাটি থেকে বিকাশ লাভ করেছে। মিলন আমরা যতই তর্ক-বিতর্ক করি না কেন, সত্য হল কোন কিছুই একদম এখানের না। সবকিছু মিশে গেছে। মিলন …আমাদের সামনে একটাই পথ খোলা আছে- স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা। করিম মাঝি রাজনীতি তো আরেকটা খেলা, তাই না মিলন ভাই? আমাদের মত মানুষের জন্য এতে কিছু নেই। মানুষ যদি বুঝত প্রকৃত স্বাধীনতা কি | আবদুল করিম হালিম মিয়া | প্রদীপ মিত্র মিঠুন উত্তম | শাহ্ আলম দেওয়ান করিম মাঝি (হাতিজের প্রতি অনুভূতি সম্পর্কে সুলতানের কাছে একটি লিখিত স্বীকারোক্তি * কয়েকটা পর্ব দেখলাম। ধারাবাহিকটি অবশ্যই একটি বৃহৎ পরিসরে নির্মিত হয়েছে। কিন্তু ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে যেমনটা ঘটে, সেখানে এটি অনেক সরলীকৃত ও সর্বোপরি দীর্ঘ। কেন এটা এত জনপ্রিয়? কারণ এটিতে রয়েছে দামী পোশাক, এটি একটি হারেম, যা আমাদের কাছে অজানা একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন জগত। এবং এখানে প্রেম আছে, ষড়যন্ত্র আছে ও গড় টিভি দর্শকের কল্পনাতে কাজ করে এমন সবকিছুই আছে। সূত্র: Krzysztof Różycki, দ্য সুলতান হ্যাড অ্যা গ্রেট লাইফ (Jerzy S. Łątka-এর সাক্ষাৎকার আঙ্গোরা" নং. ১২ (১২৯২ ২২ মার্চ ২০১২, পৃ. ২০। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একশোবার ভাবুন, কিন্তু একবার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর একজন মানুষ হয়ে তার পাশে দাঁড়ান। * আমরা যখন বলি 'এই পতাকা (মুসলিম লীগের পতাকা) ইসলামের পতাকা তারা মনে করে আমরা রাজনীতিতে ধর্মকে পরিচয় করাচ্ছি এটি সত্যি যার জন্য আমরা গর্বিত'। ইসলাম আমাদের একটি সম্পূর্ণ বিধি দিয়েছে। এটি কেবল ধর্ম নয়, এতে আইন, দর্শন ও রাজনীতি রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, এতে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত একজন মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সবকিছু রয়েছে। আমরা যখন ইসলামের কথা বলি তখন আমরা এটাকে গ্রহণযোগ্য শব্দ হিসেবে গ্রহণ করি। আমরা কোন খারাপ কিছু বোঝাতে চাই নাম আমাদের ইসলামি নিয়মের ভিত্তি হল আমরা স্বাধীনতা, সাম্য ও ভ্রাতৃত্বের পক্ষে। কোন জাতি গৌরবের উচ্চতায় উঠতে পারবে না যদি না তোমাদের নারীরা তোমার পাশে না থাকে। আমরা কুপ্রথার শিকার। আমাদের নারীদের ঘরের চার দেয়ালের মধ্যে বন্দী করে রাখা মানবতাবিরোধী অপরাধ। আমাদের নারীদের যে শোচনীয় অবস্থার মধ্যে থাকতে হয় তার কোথাও কোনো অনুমোদন নেই। মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিয়ন, আলীগড়ের একটি সভার বক্তৃতা, ১০ মার্চ ১৯৪৪ * আপনি আপনার মর্জি মতো মন্দিরে যেতে পারেন, আপনি এই পাকিস্তান রাষ্ট্রে মর্জি মতো আপনার মসজিদ বা অন্য কোনো উপাসনালয়ে যেতে পারেন। আপনি যে কোনো ধর্ম বা বর্ণ বা ধর্মের অন্তর্গত হতে পারেন। রাষ্ট্রের কাজের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। পাকিস্তানের প্রথম গণপরিষদের রাষ্ট্রপতির ভাষণ, করাচি (১১ আগস্ট ১৯৪৭) পৃথিবীতে এমন কোনো শক্তি নেই যে পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে পারবে। ৩০ অক্টোবর ১৯৪৭, লাহোর বিশ্ববিদ্যালয় স্টেডিয়ামে একটি সমাবেশের বক্তৃতা। আমি তাদের যুক্তি বুঝতে পারছি না যারা ইচ্ছাকৃতভাবে ও দুষ্টুমি করে প্রচার করছে যে পাকিস্তানের সংবিধান ইসলামি শরিয়া ভিত্তিক হবে না। ইসলামি নীতি আজও জীবনের জন্য ততটাই প্রযোজ্য যতটা সেগুলো ১৩০০ বছর আগে ছিল। করাচি বার অ্যাসোসিয়েশনের বক্তৃতা ২৫ জানুয়ারী ১৯৪৮। * আপনারা হয়তো অবগত আছেন যে, সরকার সংখ্যালঘুদের ভয় ও সন্দেহ দূর করার জন্য সত্যিকারের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং যদি এখনও সিন্ধু থেকে তাদের (হিন্দু সংখ্যালঘুদের) প্রস্থান অব্যাহত থাকে, তবে এর কারণ এটা নয় যে তাদের এখানে রাখতে চাওয়া হয়নি, বরং এর কারণ তারা সীমান্তের ওপারের লোকদের কথা শুনতে বেশি প্রবণ যারা তাদের বের করে আনতে আগ্রহী । আমি তাদের 'প্রতিশ্রুত ভূমি'-তে তাদের জন্য মোহভঙ্গ ছাড়া সব কিছুর জন্য দুঃখিত। * আমি আপনাদের কাছে এ কথাটা পরিষ্কার করে জানিয়ে রাখতে চাই নিখিল পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু হতে হবে। কোনাে প্রাদেশিক ভাষা রাষ্ট্র ভাষা হতে পারে না। আর এ ব্যাপারে আপনাদেরকে যারা বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে তারা অবশ্যই পাকিস্তানের জানে দুশমন। রাষ্ট্রের যদি একটি রাষ্ট্র ভাষা না করা যায়, তাহলে সে রাষ্ট্রটিকে একটি শক্তিশালী ঐক্যের বন্ধনে আবদ্ধ করা যাবে না। পৃথিবীর ইতিহাস এবং বড় বড় দেশগুলাের দিকে আপনাদের তাকাতে বলব। সেসব দেশসমূহে রাষ্ট্রভাষা কয়টি এবং অধিকাংশের বােধগম্য ভাষাটিকে কী রাষ্ট্র ভাষা হিসেবে নির্বাচন করা হয়নি? সুতরাং পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দুই হওয়া দরকার। * চরিত্র, সাহস, শিল্প ও অধ্যবসায় এই চারটি স্তম্ভ যার উপর মানব জীবনের সমগ্র স্থাপনা গড়ে তোলা যায় এবং ব্যর্থতা আমার কাছে অজানা একটি শব্দ। মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ অ্যা পলিটিক্যাল স্টাডি ১৯৬২) এম. এইচ. সাঈফ, পৃ. ৯ শ্রী জিন্নাহ ছিলেন একজন আইনজীবী হিসেবে, একসময়ের একজন কংগ্রেসম্যান হিসেবে মহান, মুসলমানদের নেতা হিসেবে মহান, একজন বিশ্ব রাজনীতিবিদ ও কূটনীতিক হিসেবে মহান এবং একজন কর্মপন্থী হিসেবে সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন। শ্রী জিন্নাহর মৃত্যুতে, বিশ্ব একজন সর্বশ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক এবং পাকিস্তান তার জীবনদাতা, দার্শনিক ও পথপ্রদর্শককে হারিয়েছে। * কিন্তু এতে সন্দেহ নেই যে জিন্নাহর নেতৃত্বে পাকিস্তানের সৃষ্টি খালি চোখে ও সবচেয়ে নৃশংসভাবে সহিংসতার উত্থান ছিল। কেউই যুক্তিসঙ্গতভাবে নিশ্চিত হতে পারে না যে ভারত নিশ্চিতভাবে স্বাধীনতা অর্জন করত এমনকি গান্ধী ছাড়া, কিন্তু জিন্নাহ ছাড়া পাকিস্তান হত কিনা তা অত্যন্ত সন্দেহজনক। সুতরাং, যদি আমরা একা ফলাফলের ভিত্তিতে বিচার করি, ১৯৪৬-৭ সালের ঘটনাবলী ব্যবহারিক রাজনীতিতে অহিংসার থেকে সহিংসতার ও কংগ্রেসের নেতাদের থেকে জিন্নাহর শ্রেষ্ঠত্বের সাক্ষ্য দেয়। *সম্মানিত সদস্যবৃন্দ আমি আপনাদের, সদস্যদের, কায়েদে আজম মুহাম্মদ আলি জিন্নাহকে আমাদের শ্রদ্ধা জানাতে আপনার জায়গায় দাঁড়াতে বলছি, যিনি তাঁর দৃঢ় সংকল্প ও অবিচলিত দ্রুত নিষ্ঠার দ্বারা পাকিস্তান তৈরি করতে ও খুঁজে পেতে সক্ষম হয়েছিলেন। যার এই মুহূর্তে চলে যাওয়া সবার জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। **অধ্যাপক রাজেন্দ্র প্রসাদ, ৪ নভেম্বর ১৯৪৮-এর ভারতীয় গণপরিষদে। গণপরিষদ বিতর্ক, পুস্তক ২, খণ্ড ৭: ৪ নভেম্বর ১৯৪৮—৮ জানুয়ারি ১৯৪৯: লোকসভা সচিবালয়, ১৯৯৯ ইফ্রাইম কার্শ ও ইনারি রাতুসি সাদ্দাম হুসেইন: অ্যা পলিটিক্যাল বায়োগ্রাফি ২০০২) আল-দিমুকরতিয়্যা মাসদার কুউওয়া লি আল-ফরদ ওয়া আল-মুজতামা ১৯৭৭, ইফ্রাইম কার্শ ও ইনারি রাতুসি সাদ্দাম হুসেইন: অ্যা পলিটিক্যাল বায়োগ্রাফি ২০০২) বিবাহ সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল যে একজন পুরুষ যেন যেন এই কারণে নারী]]কে হতাশ বোধ না করায় যে সে একজন নারী ও তিনি একজন পুরুষ। **১৯৭৮-এর আল-মার'আ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত যা জেন গুডউইন প্রকাশিত প্রাইস অফ অনার ২০০২)-এ উদ্ধৃত * আমি জানি যে অনেক লোক আমাকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করছে এবং এটি অনুধাবন করাটা কঠিন নয়। সর্বোপরি, আমরা কি আমাদের পূর্বসূরিদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতা দখল করিনি? যাইহোক, আমি তাদের চেয়ে অনেক বেশি চালাক। তারা আসলে এটা করার পরিকল্পনা শুরু করার অনেক আগেই আমি জানি যে তারা আমাকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করছে। তারা আমাকে আঘাত করার সবচেয়ে কম সুযোগ পাওয়ার আগেই এটি আমাকে তাদেরকে ধরতে সক্ষম করে। গ্রীষ্ম ১৯৭৯, ইফ্রাইম কার্শ ও ইনারি রাতুসি সাদ্দাম হুসেইন: অ্যা পলিটিক্যাল বায়োগ্রাফি ২০০২) মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে (১৯৮৫ যা চার্লস জ্যাকো রচিত দ্য কমপ্লিট ইডিয়ট'স গাইড টু দ্য গালফ ওয়্যার ২০০২ পৃ. ২৩-এ উদ্ধৃত **ইরাকি টেলিভিশনে, ৩০ মে, ২০০১; উদ্ধৃত: রবার্ট উইস্ট্রিচ মুসলিম অ্যান্টি-সেমিটিজম: অ্যা ক্লিয়ার অ্যান্ড প্রেজেন্ট ডেঞ্জার ২০০২ পৃ. ৪৩ ইরাক এখন একটি মহান জাতি, যেমনটি কখনও কখনও ইতিহাস জুড়ে হয়েছে। একটি জাতি সাধারণত "শীর্ষে যায়" শুধুমাত্র একবার। ইরাক অবশ্য ইসলামের আগে ও পরে বহুবার গিয়েছে। ইরাক বিশ্বের একমাত্র এই জাতীয় জাতি। এই "উপহার" ইরাকি জনগণকে আল্লাহ দিয়েছেন। ইরাকি জনগণের পতন হলে তারা আবার জেগে ওঠে। **এফবিআই উর্ধ্বতন বিশেষ এজেন্ট জর্জ এল. পিরোর সাথে সাক্ষাৎকারে (৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ ন্যাশনাল সিকিউরিটি আর্কাইভ ইলেকট্রনিক ব্রিফিং বুক নং. ২৭৯ *ইরাক দীর্ঘজীবী হোক! ইরাকি জনগণ দীর্ঘজীবী হোক! বিশ্বাসঘাতকদের পতন হোক! **মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার প্রতিক্রিয়ায়, ৫ নভেম্বর, ২০০৬ **ইরাকি জনগণকে লেখা একটি বিদায়ী চিঠিতে বিবৃতি, ৫ নভেম্বর, ২০০৬-এ লিখিত, যা ২৭ ডিসেম্বর, ২০০৬-এ প্রকাশিত হয় * হুসেন বলেছিলেন যে লোকজন এখন তার সম্পর্কে কী বলে বা ভাবছে তা কেবল গুরুত্বপূর্ণ নয় বরং তারা এখন থেকে ভবিষ্যতে ৫০০ বা ১০০০ বছর পরে কী ভাবছে। যাইহোক, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আল্লাহ কি মনে করেন। আল্লাহ যদি কিছু বিশ্বাস করেন, তিনি মানুষকে রাজি করাবেন। আল্লাহ রাজি না হলে মানুষ কি ভাবছে তাতে কিছু যায় আসে না। * এসএসএ পিরো হুসেনকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন কেন ইরাকই একমাত্র দেশ হিসেবে ৯/১১ হামলার প্রশংসা করেছিল, যা হুসেন অবিলম্বে অস্বীকার করেছিলেন হুসেন বলেছিলেন যে তিনি আক্রমণের বিরুদ্ধে সম্পাদকীয় লিখেছেন, কিন্তু সেসব কারণের কথাও বলেছেন যেগুলো মানুষদের এই কাজগুলো করতে পরিচালিত করেছিল। নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করার জন্য এমন ঘৃণা সৃষ্টি করতে পারে এমন কারণটি কখনই পর্যালোচনা করা হয়নি। *"তবুও, আমি বিশ্বাস করি যে আরব জাতির প্রশ্ন করার অধিকার আছে: উনত্রিশ ক্ষেপণাস্ত্র? কে চল্লিশতম ক্ষেপনাস্ত্রটি ছুঁড়বে?" **লতিফ ইয়াহিয়া, ডাবল ফর উদয় সাদ্দাম হুসেইন আই নিউ সাদ্দাম ৩১ জুলাই ২০০৭) আল জাজিরা ইংরেজি ম্যাডেলিন অলব্রাইট ম্যাডাম সচিব স্টাহলের সাক্ষাৎকার মন্তব্য (২০০৩ পৃ. ২৭৪-২৭৫ টনি ব্লেয়ার মাইকেল ইগনাটিফ দ্বারা উদ্ধৃত হোয়াই আর উই ইন ইরাক ইন লাইবেরিয়া? অ্যান্ড আফগানিস্তান নিউ ইয়র্ক টাইমস, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০০৩ * আমরা পুনরায় আসা একজন হিটলার একটি সর্বগ্রাসীবাদ এবং একটি নৃশংসতার সাথে মোকাবিলা করছি যা আধুনিক সময়ে নগ্ন ও নজিরবিহীন, এবং এটি সহ্য করা উচিত নয়! জর্জ হারবার্ট ওয়াকার বুশ ২৩ অক্টোবর ১৯৯০ মার্ক ক্রিস্পিন মিলার রচিত দ্য বুশ দিসলেক্সিকন ২০০২) **অনুবাদ: আপনি আমার ব্যক্তিগত বন্ধু। আমাকে আমার সম্মান, বিবেচনা ও বন্ধন আপনাকে আশ্বস্ত করা যাক। **ফরাসি রাষ্ট্রপতি জাক শিরাক ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪-এর একটি ঘোষণায়। * এটা এমন নয় যে কেউ চিন্তিত যে কিছু ভয়ানক ভুল গণনার মাধ্যমে আমরা ভুল করে ইরাকি আব্রাহাম লিংকন]]কে সরিয়ে দিতে পারি। **নাজিব আল-নুয়াইমি, ইরাকি বিশেষ ট্রাইব্যুনালের সামনে সাদ্দামের অ্যাটর্নি আই নিউ সাদ্দাম ৩১ জুলাই ২০০৭) আল জাজিরা ইংরেজি *দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও সেগুলোর খোঁজ মেলেনি। প্রশ্ন হলো, সাদ্দাম হোসেন কোথায়? কোথায় ছিল সেই গণবিধ্বংসী অস্ত্র, যদি সেগুলো থাকত? সাদ্দাম হোসেন কি একটি বাঙ্কারে গণবিধ্বংসী অস্ত্রের কেস নিয়ে বসে পুরো জায়গাটি উড়িয়ে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন? ভ্লাদিমির পুতিন ইরাকের গণবিধ্বংসী অস্ত্র নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে (১ মে, ২০০৩) অরুন্ধতী রায় দ্য শেপ অফ দ্য বিস্ট: কনভার্সেশনস উইথ অরুন্ধতী রায় ২০০৮) *সাদ্দাম ছিলেন বহিরাগতদের সৃষ্টি। তিনি আন্তর্জাতিক শক্তি দ্বারা তৈরি হয়েছিলেন, যাকে শক্তিশালী করে রাখা হয়েছিল। সে গাছের উপরে চড়া মানুষের মত ও গাছ কাটা হবে: সে নিচে পড়ে যাবে। যারা আগে সাদ্দামকে সমর্থন করে সারা বিশ্বের মুখোমুখি হয়েছিল তাদের ভালোবাসা দিতে একটি নতুন ফ্রন্ট গঠন ইরাকি জনগণকে সংগ্রামকে তীব্রতর করতে অনুপ্রাণিত করবে। *সাদ্দাম হোসেন একজন খারাপ লোক ছিলেন। তাই না? সে একজন খারাপ লোক ছিল, সত্যিই খারাপ লোক। কিন্তু তিনি কি ভালো কাজ করেছেন জানেন? তিনি সন্ত্রাসীদের হত্যা করেছেন। তিনি এটা খুব ভালো করেছেন। তারা তাদের অধিকার পড়ে শোনায়নি তারা কথা বলেনি, তারা সন্ত্রাসী ছিল, শেষ হয়ে গেছে। [[বিষয়শ্রেণী:ব্যক্তি যার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে]] কম্পিউটার বিজ্ঞানের সবচেয়ে মৌলিক দুটি ধারণার সাথে তার নাম জড়িত: টুরিং টেস্ট এবং টুরিং মেশিন। প্রথমটি জড়িত বিতর্কিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ধারণার সাথে, দ্বিতীয়টি হচ্ছে কম্পিউটারের বিমূর্ত গাণিতিক গঠন। কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের প্রধান সম্মামনা তার নামে টুরিং পুরস্কারকে প্রায়ই কম্পিউটার বিজ্ঞানের নোবেল পুরস্কার নামে অভিহিত করা হয়। একটি কম্পিউটার তখন বুদ্ধিমান বলার যোগ্য হবে যদি এটি একজন মানুষকে বিশ্বাস করাতে পারে যে এটি মানুষ। অ্যালান টুরিং" যারা সবকিছু কল্পনা করতে পারে, তারা অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে।" * “মূল প্রশ্ন যন্ত্র কি চিন্তা করতে পারে আমি বিশ্বাস করি যে আলোচনার যোগ্য হওয়ার জন্য খুব অর্থহীন প্রশ্ন।" কখনও কখনও এমন মানুষ যারা কেউ কল্পনাও করে না কিছু করতে পারবে, এমন কিছু করে যা কেউ কল্পনাও করতে পারে না।" * “মানুষ কেন সহিংসতা পছন্দ করে জানেন? ভালো লাগে বলেই। মানুষ সহিংসতাকে অনেক বেশি সন্তোষজনক মনে করে। কিন্তু সন্তুষ্টি সরিয়ে ফেলুন, এবং কাজটি ফাঁপা হয়ে যাবে।" আমরা কেবলমাত্র স্বল্প দূরত্ব দেখতে পাই, তবে আমরা সেখানে যা করা দরকার অনেক ব্যাপক পরিসরে দেখতে পাই।" যদি একটি যন্ত্র ভুলের উরথে হতে পারে বলে আশা করা হয়, তবে এটি বুদ্ধিমান হতে পারে না।" প্রতিটি অনুমানযোগ্য পরিস্থিতিতে একজন ব্যক্তির কী করা উচিত তা বর্ণনা করার জন্য নির্দিষ্ট নিয়ম তৈরি করা সম্ভব নয়।" একদিন মহিলারা পার্কে হাঁটার জন্য তাদের কম্পিউটার নিয়ে যাবে এবং একে অপরকে বলবে আমার ছোট্ট কম্পিউটারটি আজ সকালে একটি মজার কথা বলেছে"। অ্যালান টুরিং" মার্গারেট মিড ডিসেম্বর ১৬, ১৯০১ ১৫ নভেম্বর, ১৯৭৮) একজন আমেরিকান সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানী যিনি ১৯৬০ এবং ১৯৭০ এর দশকে গণমাধ্যমে লেখক এবং বক্তা হিসাবে পরিচিতি পান। *সব সময় ভাবুন, আমি সম্পূর্ণ আলাদা। সবাই যেমনটা ভাবে। চার্লস রেনল্ডসের সাক্ষাতকার পপুলার ফটোগ্রাফি ১৯৬০) * এখানে চলচ্চিত্রগুলি প্রায়শই এত খারাপ হওয়ার কারণ এই নয় যে যারা এটি তৈরি করে তারা অসূয়াপরবশ অর্থ বিনষ্ট করে। অধিকাংশই তাদের যথাসাধ্য করছে; তারা সত্যিই ভালো চলচ্চিত্র বানাতে চায়। কষ্টটা তাদের মাথায়, তাদের অন্তরে নয়। ডোয়াইট ম্যাকডোনাল্ড দ্বারা উদ্ধৃত অ্যাগেইনস্ট দ্য আমেরিকান গ্রেইন ১৯৬২ পৃ. ৩০ * আমি যখন আমার প্রথম চলচ্চিত্রটি তৈরি করেছি, আমি মনে করি যে জিনিসটি সম্ভবত আমাকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছিল তা হল যে ৫০-এর দশকের শুরুতে এমন একজনের জন্য যে আসলেই একটি চলচ্চিত্র তৈরি করেছিল তার জন্য এটি একটি অস্বাভাবিক জিনিস ছিল। মানুষ ভেবেছিল এটা অসম্ভব। এটা সত্যিই ভয়ানক সহজ। যে কারোরই প্রয়োজন একটি ক্যামেরা, একটি টেপ রেকর্ডার এবং কিছু কল্পনা। চার্লস কোহলার গৃহীত সাক্ষাৎকার আইজ ওয়াইড শাট ১৯৬৮) নিম্নোক্ত উদ্দেশ্যে উৎস উদ্ধৃত করা হয়: * নিবন্ধের বিষয়বস্তু বিশ্বাসযোগ্য ও যে কোনও পাঠক বা সম্পাদক দ্বারা পরীক্ষা করা যেতে পারে তা নিশ্চিত করতে। * উইকিপিডিয়ার সামগ্রিক বিশ্বাসযোগ্যতা ও কর্তৃত্বপূর্ণ চরিত্রকে উন্নত করতে। * দরকারী তথ্য প্রদানের জন্য একটি উত্সকে ক্রেডিট করা এবং কুম্ভীলকবৃত্তি]]র দাবি এড়াতে। * আরও তথ্য বা আরও পাঠ প্রদান করতে। ==কখন উৎস উদ্ধৃতি প্রদান করতে হয়== উইকিউক্তি নিবন্ধগুলোয় উৎস হিসেবে অন্যান্য উইকিমিডিয়া প্রকল্পের নিবন্ধ ব্যবহার করা উচিত নয়। উইকিসংযোগ উৎসের বিকল্প নয়। আপনি যদি একটি নিবন্ধে কোনো তথ্য যোগ করেন, বিশেষ করে যদি সেটি বিতর্কিত হয় বা অভিযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে আপনাকে একটি উৎস সরবরাহ করা উচিত। আপনি যদি উদ্ধৃতি সাজাতে করতে না জানেন তবে অন্যরা আপনার জন্য এটি ঠিক করবে৷ উৎসে আপনি যেকোন তথ্য দিতে পারেন। সাধারণভাবে, এমনকি যদি আপনি স্মৃতি থেকে লিখে থাকেন, তবুও আপনার উচিত হবে উদ্ধৃতিপ্রদান করার জন্য সক্রিয়ভাবে প্রামাণিক তথ্যসূত্র অনুসন্ধান করা। আপনি যদি নিজের জ্ঞান থেকে লিখে থাকেন, তাহলে পাঠক বিষয়টির ব্যাপারে পরামর্শ নিতে পারেন এমন ভাল তথ্যসূত্র সনাক্ত করতে আপনার যথেষ্ট জানা উচিত; প্রশ্নের উত্তর দিতে আপনি চিরকাল থাকবেন না। মূল বিষয় হল পাঠক ও অন্যান্য সম্পাদকদের সাহায্য করা । যেহেতু এটি বাংলা উইকিউক্তি, তাই যখনই সম্ভব বাংলা ভাষার উৎস ব্যবহার করা উচিত, ও সর্বদা সমান ক্ষমতার বিদেশী ভাষার উৎস অগ্রাধিকারে ব্যবহার করা উচিত। যাইহোক, যেখানে উপযুক্ত সেখানে বিদেশী ভাষার তথ্যসূত্র দিন। যদি একটি বিদেশী ভাষার উৎস থেকে উদ্ধৃত করা হয়, একটি বাংলা অনুবাদ এটির পাশে মূল ভাষার উদ্ধৃতি সহ প্রদান করা উচিত। আপনি যা নিজে লেখেননি এমন উপাদানের জন্যও উৎস যোগ করতে পারেন যদি আপনি সেই উপাদানটিকে যাচাই করতে একটি উৎস ব্যবহার করেন। নিবন্ধে উৎস যোগ করা উইকিউক্তিতে অবদান রাখার একটি চমৎকার উপায়। যখন কোন সঠিকতা বিরোধ নেই আগে চিন্তা করুন: আপনি যা লিখেছেন তা নিয়ে লোকজন সন্দেহ করতে পারে বা আরও তথ্যের প্রয়োজন কিনা তা কল্পনা করার চেষ্টা করুন। সুস্পষ্ট ও নির্ভরযোগ্য উৎস উল্লেখ করে উইকিউক্তিতে যা লেখা আছে তা সমর্থন করা আপনার অবদানে স্থিতিশীলতা যোগ করবে। এই অনুচ্ছেদটি তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদের পর বসানো হয় যা পাঠকদের স্বার্থের সাথে সম্পৃক্ত এমন কিছু ওয়েবসাইটের সংযোগ প্রদান করতে পারে, কিন্তু সেগুলো নিবন্ধের সূত্র হিসেবে ব্যবহার করা যাবেনা''। ;অথবা, একটি লেখা প্রদর্শিত সংযোগ ==কোন তথ্যসূত্রের সংযোগ "অকার্যকর হয়ে গেলে" কি করতে হবে== যখন বহিঃসংযোগ/আরও পড়ুন অনুচ্ছেদের একটি সংযোগ "অকার্যকর হয়ে যায় তখন সেটা গুরুতর হিসেবে বিবেচিত হয়না বরং তা নিবন্ধ থেকে সরানো যেতে পারে। তবে নিবন্ধে তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদের সংযোগগুলোর (অর্থাৎ উক্তিগুলোকে সমর্থন করার জন্য ব্যবহৃত উৎসের সংযোগ) ব্যাপারটা অন্য বিষয়। সাধারণভাবে, সেগুলো তারপরেও নিবন্ধের তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদের অংশ হিসাবে রাখা মূল্যবান; প্রায়শই, একটি কার্যকর বিকল্প সংযোগ পাওয়া যেতে পারে। এখানে কিছু বিষয় আছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, এই বিষয়গুলো একটি গ্রহণযোগ্য উদ্ধৃতি সংরক্ষণ করে থাকে। *যদি এটি কেবলমাত্র ওয়েব-সামগ্রীর একটি নন-ব্লাইন্ড উদ্ধৃতি হয়, তাহলে এটি একটি নতুন অবস্থানে একটি সমতুল্য পৃষ্ঠার জন্য লক্ষ্য সাইট অনুসন্ধান করার সফল প্রচেষ্টার হিসেবে দেখা যেতে পারে, এটি একটি ইঙ্গিত যে পুরো সাইটটি সরানো হয়েছে, ইত্যাদি। *যদি লিঙ্কটি কেবলমাত্র একটি অনলাইন কপির একটি "উপযোগিতা সংযোগ" হয়ে থাকে যা মূলত মুদ্রণে উপস্থিত হয়েছিল ও একটি উপযুক্ত বিকল্প খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা, তবে সংযোগটি বাদ দেওয়া তবে উদ্ধৃতিটি রাখা গ্রহণযোগ্য। যদি এই কৌশলগুলোর কোনওটিই সফল না হয় তবে নিষ্ক্রিয় তথ্যসূত্র সরিয়ে ফেলবেন না, বরং মূল সংযোগটি নিষ্ক্রিয় বলে প্রমাণিত হওয়ার তারিখটি রেকর্ড করুন এমনকি নিষ্ক্রিয় হলেও, এটি এখনও ব্যবহৃত উৎসগুলো রেকর্ড করে এবং এটি এই জাতীয় তথ্যসূত্রের কাগুজে প্রমাণ হতে পারে। বিকল্পভাবে পাতাটি অদূর ভবিষ্যতে ইন্টারনেট আর্কাইভে থাকতে পারে অথবা চালু হবে, যা ইচ্ছাকৃতভাবে ছয় মাস বা তার বেশি পিছিয়ে যায়। উল্লেখ্য যে অনেক মুদ্রিত উৎস পুরানো হয়ে গেলেও, তথ্যসূত্র প্রদানের সময় পণ্ডিতরা নিয়মিতভাবে সেই কাজগুলো উদ্ধৃত করে থাকেন। ==কিভাবে উদ্ধৃতিদানের জন্য সাহায্য চাইবেন== ==উইকিপিডিয়া বা অন্য প্রকল্পে উদ্ধৃতি প্রদান== * আমার বই বলুন আর যাই বলুন সেটা হচ্ছে এই রাঢ় দেশ। উইলিয়াম পেন অ্যাডার রজার্স নভেম্বর ৪, ১৮৭৯ আগস্ট ১৫, ১৯৩৫) একজন আমেরিকান ভাউডেভিল অভিনয়শিল্পী, অভিনেতা এবং হাস্যরসাত্মক সামাজিক ভাষ্যকার ছিলেন। তিনি ভারতীয় অঞ্চলে (বর্তমানে ওকলাহোমার অংশ) চেরোকি জাতির নাগরিক হিসাবে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং "ওকলাহোমার প্রিয় পুত্র" হিসাবে পরিচিত। ১৯৩০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে, রজার্স তার নেতৃস্থানীয় রাজনৈতিক বুদ্ধির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক জনপ্রিয় ছিলেন এবং হলিউড চলচ্চিত্র তারকাদের মধ্যে তিনি সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পান। তিনি ১৯৩৫ সালে বিমানচালক উইলি পোস্টের সাথে মারা যান যখন তাদের ছোট বিমান উত্তর আলাস্কায় বিধ্বস্ত হয়। *আমি যতটুকু জানি, তা পত্রিকা পড়েই জানি। বর্তমানে বাংলা উইকিউক্তিতে নিম্নলিখিত ব্যবহারকারীদের প্রশাসক অধিকার আছে- * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * জীবনের সামরিক শিক্ষা—যেটা আমাকে হত্যা করে না, সেটাই আমাকে শক্তিবান করে তোলে।{{fact}} * আমি বিচলিত নই যে আপনি আমাকে মিথ্যা বলেছেন, আমি বিচলিত কারন এখন থেকে আপনাকে বিশ্বাস করতে পারছি না।{{fact}} কখনও কখনও মানুষ সত্য শুনতে চায় না কারণ তারা তাদের বিভ্রম ধ্বংস করতে চায় না। fact}} জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিকে কেবল তার শত্রুদেরই ভালোবাসতে নয়, তার বন্ধুদেরকে ঘৃণা করতেও সক্ষম হতে হবে। fact}} * “ব্যক্তিদের মধ্যে, উন্মাদনা বিরল; কিন্তু দল, দল, জাতি ও যুগে এটাই নিয়ম। fact}} সব সত্যই সরল'—এটা কি একটা যৌগিক মিথ্যা নয়? * এই শেষবারের মতো বলতে চাই, অনেক কিছু আছে যা আমি জানতে চাই না, কারণ প্রজ্ঞা জ্ঞানকে সীমিত করে তোলে।{{fact}} * একটি গর্ধবকে কি ট্র্যাজিক বলে অভিহিত করা যায়? তার পিঠে বোঝার ভারে সে নুইয়ে পড়েছে, সে এই কষ্ট সহ্যও করতে পারছে না, অথবা ছুড়ে ফেলে দিতেও পারছে না। এই অবস্থাটাই একজন দার্শনিকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। * জীবনের 'কেন'গুলো যদি ধর্তব্যের ও বোধের মধ্যে আনতে পারি, তবে জীবনের সকল কীভাবেও নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে। — মানবপ্রজাতি সুখের জন্য যুক্তমান নয়; শুধু মাত্র ইংরেজরা এই কাজটা করে।{{fact}} * স্বাভাবিক হতে পারলে অস্বাভাবিকত্ব ও তৎসহ সেটার আধ্যাত্মিকতা থেকে মুক্তি মেলে। *সব বিষয় ব্যাখ্যার সাপেক্ষে। একটি নির্দিষ্ট সময়ে যে ব্যাখ্যাটি বিরাজ করে তা শক্তির কাজ এবং সত্য নয়।{{fact}} * যে ব্যক্তি তার ইচ্ছাগুলোকে বাস্তবায়িত করার পথ খুঁজে পায় না, সে অন্তত তার ইচ্ছাগুলোর অর্থ দিতে সক্ষম; এর অর্থ হলো সেই সব ইচ্ছাগুলোর মধ্যেই বাস্ত বায়িত হওয়ার পথ আছে বিশ্বাসে'র নীতি)। * কোনও নারীর সদগুণ থাকলে পুরুষরা তার কাছে ঘেষে না; আবার সদগুণ না থাকলে সেই নারী নিজের কাছ থেকেই দূরে থাকে।{{fact}} * অতীতে বিবেক কতটা দংশন করতো? তার দাঁত কী রকম ভালো ছিল। আর আজ? সমস্যা কী? প্রশ্নটি করলেন একজন দন্তচিকিৎসক! * সকল পদ্ধতির খাপখোপে আমার বিশ্বাস নাই, এবং আমি সে সব পরিহার করি। পদ্ধতিতে বিশ্বাস রাখার অর্থ অখণ্ড সমগ্রতায় অবিশ্বাস। * শিল্পীর যেমন হওয়া উচিত, এই তেমন একজন শিল্পী। তার চাওয়া অত্যন্ত ক্ষুদ্র সে মাত্র দুইটি জিনিস চায়, তার খাদ্য ও তার শিল্প— * সত্যি বলতে, খ্রিস্টান একজনই ছিলেন এবং তিনি ক্রুশে মারা গিয়েছিলেন।{{fact}} * প্রেম থেকে যা করা হয় তা সর্বদা ভাল এবং মন্দের উর্ধ্বে।{{fact}} * গায়ের উপরে পা পড়লে একটা কেঁচো পেঁচিয়ে যায়। এটা বিবেচনামূলক কাজ। এতে দ্বিতীয়বার কেউ তার উপর পা ফেলার অবস্থা কমে যায়। নৈতিকতার ভাষায় একে বলে দীনাবস্থা।{{fact}} * মিথ্যা এবং শঠতার প্রতি ঘৃণা আসে সদাচরণ বা সত্যনিষ্ঠার সংবেদনশীল ধারণা থেকে; একই ঘৃণা ভীরুতা থেকেও আসতে পারে—কারণ ঐশ্বরিক আদেশে মিথ্যা বলা নিষিদ্ধ। মিথ্যা কথা বলা কাপুরুষতা বৈকি fact}} * আমরা যারা মনস্তাত্ত্বিক তারা কখনও কখনও অশ্বের মতো অস্থির হয়ে উঠি: আমরা আমাদের সামনে আমাদেরই ছায়া চলমান দেখি। পুরোটা দেখতে চাইলে নিজেদের দিক থেকে মনস্তাত্ত্বিকদের দৃষ্টি ফিরিয়ে নিতে হবে।{{fact}} * আমরা যারা অনৈতিক ব্যক্তি তারা কি সদৃগুণগুলোতে ক্ষতিসাধন করে?— সন্ত্রাসীরা যেমন রাজরাজড়াদের করে তেমন? রাজরাজড়াদের প্রতি একবার গুলি ছোঁড়া হলে তারপরে কি আর তারা সুদৃঢ়ভাবে সিংহাসনে বসতে পারে? উপসংহার: নৈতিকতাকেই গুলি করতে হবে।{{fact}} * তুমি সম্মুখপানে দৌড়াচ্ছ?—তুমি কি রাখাল? না একজন ব্যতিক্রমী কেউ? তৃতীয় কারণ হতে পারে—তুমি যুদ্ধ না করা পলাতক সেনা । এটা বিবেকের প্রথম প্রশ্ন! * তুমি কি খাঁটি? না কি শুধুই অভিনেতা? কারও প্রতিভূ? অথবা যেটাকে প্রতিনিধিত্ব করার কথা তুমিই সেটা শেষমেস বলতে হয় তুমি একজন অভিনেতার নকল মাত্র । এটা বিবেকের দ্বিতীয় প্রশ্ন। * তুমি কে সম্মুখে তাকিয়ে? তুমি কি কর্মলি? অথবা তুমি কি তেমন নও, অন্যদিকে তাকাও, কর্মবিমুখ! এটা বিবেকের তৃতীয় প্রশ্ন। * তুমি কি সঙ্গী হতে চাও? না কি আগবাড়িয়ে যেতে চাও? না কি একাই যেতে চাও কি চাও এবং কোনটা চাও সেটা অবশ্যই জানতে হবে। এটা বিবেকের চতুর্থ প্রশ্ন। * “তোমার বিবেক কি বলে আপনি যে ব্যক্তি আপনার তা হওয়া উচিত'। আসলে, এটি ইচ্ছা, কাঙ্খিতা নয়, যা আমরা ভালবাসি।{{fact}} "অকার্যকর সংযোগ কোড s s এ কোন সংযোগ কনফিগ পাওয়া যায়নি", "অকার্যকর টেমপ্লেটের নাম s s এ কোন টেমপ্লেট কনফিগ পাওয়া যায়নি", মডিউল:উৎস খুঁজুন এর জন্য কনফিগারেশন। ['namespace-error ত্রুটি: দয়া করে নিবন্ধে এই টেমপ্লেটটি ব্যবহার করবেন না।', ["উৎস খুঁজুন প্রধান নামস্থান true, ["উৎস খুঁজুন ভিডিও গেমস true -- { jstor এ বাংলা লিংক কাজ করে না এটি মডিউল:উৎস খুঁজুন এর উপপাতার সংযোগের তালিকা। এখানে কোন ইংরেজি সাইট যোগ করবেন না। * প্রিয় ফুল খেলবার দিন নয় অদ্য, ধ্বংসের মুখোমুখি আমরা। * লড়াই করো লড়াই, যত দিন না বিজয়ী হও। * স্লোগান দিতে গিয়েই আমি চিনতে শিখি নতুন মানুষজন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। এই পাতাটি উইকিউক্তি সংক্রান্ত একটি খসড়া নীতি। এটি সম্প্রদায়ের বিবেচনার জন্য উপলব্ধ, কিন্তু এখনও সম্প্রদায়ের ঐকমত্য প্রতিফলিত করে না। সম্পাদক ও সিস্টেম প্রশাসক তাদের নিজস্ব বিবেচনার ভিত্তিতে এখানে প্রস্তাবিত নীতিগুলো অনুসরণ করতে পারে। অনুগ্রহপূর্বক এই পাতাটি সম্পাদনা বা NAMESPACE আলোচনা PAGENAME পাতায় মন্তব্য করুন । [[বিষয়শ্রেণী:উইকিউক্তি নামস্থান শীর্ষ টেমপ্লেট PAGENAME * যদি আপনি বিশ্বাস করেন যে একটি প্রদত্ত নিবন্ধে একটি কপিরাইটযুক্ত কাজের থেকে অনেকগুলো উক্তি বা উদ্ধৃতি থেকে প্রাপ্ত কর্ম রয়েছে, অনুগ্রহ করে এই ট্যাগটিকে এর আলাপ পাতা তে যোগ করুন। এটি পর্যালোচনা এবং সম্ভাব্য সংশোধনের জন্য একটি সারিতে যেতে হবে। * এই টেমপ্লেটটি কপিরাইট পরখের জন্য পাতা কখন চিহ্নিত করা হয়েছে তা নির্দেশ করার জন্য একটি ঐচ্ছিক প্যারামিটার গ্রহণ করে। এটি বছর-মাস-দিন শৈলীতে হওয়া উচিত। [[বিষয়শ্রেণী:বিষয়শ্রেণীতে যুক্ত করার জন্য টেমপ্লেট]] * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। জীবন হোক কর্মময় নিরন্তর পথচলা বিশ্রাম নেয়ার জন্য তো কবর পরেই আছে। (উক্তি * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। | fix অনুগ্রহ করে বিতর্ক নিরসন হওয়ার আগ পর্যন্ত এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলবেন না। | cat নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি বিতর্ক * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। এই টেমপ্লেটটি ফাঁকা নয়, এটি কম্পিউটারের স্ক্রিনের নীচে ডান কোণে সংযোগসহ একটি সুন্দর ছোট্ট বাক্স যুক্ত করে। আর মোবাইলের স্ক্রিনের নিম্ন-মধ্যে সংযোগসহ একটি সুন্দর ছোট্ট বাক্স যুক্ত করে। দেখবেন? আপনি যখন স্ক্রোল করবেন তখন এটি আপনাকে অনুসরণ করবে! ['bad_dst ডিএসটি সময়তারিখ গণনায় ত্রুটি', *এই হাতটা আমাদের দাও, ঠাকুর। * শুধুমাত্র একজনই আপনাকে গব্বারের তাপ(ক্রোধ) থেকে বাঁচাতে পারে গব্বার নিজেই। * তোমার নাম কি বাসন্তী? * অর্ধেক এখানে যান, অর্ধেক সেখানে যান, বাকিরা আমাকে অনুসরণ করুন। *আমরা ব্রিটিশ আমলের জেলার! হা হা * ভাগ ধন্নো ভাগ! আজ তোমার বাসন্তীর সম্মানের প্রশ্ন। *হ্যাঁ, আমাদের বেশি কথা বলার অভ্যাস নেই। * বাসন্তী, এই কুকুরের সামনে নাচবেন না। * আপনি কিভাবে এভাবে টাকা চাচ্ছেন? * যে ভয় পেয়েছে তাকে মৃত বলে গণ্য করা হয়। গব্বার হুম কতজন লোক ছিল? কালিয়া সর্দার দুজন লোক ছিল। গব্বর হুম দুজন লোক শূয়রের বাচ্চা তারা ছিল দুই, আর তুমি তিন তবুও ফিরে এসেছো। খালি হাতে কি ভেবেছ সর্দার খুব খুশি হবে, কেন সাব্বাসি দেবে? ধিক্কার ওহ সম্ভা সরকার আমাদের জন্য কত পুরস্কার রেখেছে? গব্বার হারিয়েছেন? পুরো পঞ্চাশ হাজার আর এই পুরস্কার কারণ এখান থেকে পঞ্চাশ কোস দূরের গ্রামে, রাতে বাচ্চা কাঁদলে মা বলে বাছা, ঘুমাও নইলে গব্বর সিং আসবে।" আর এই তিন হারাম জাদা গব্বর সিংয়ের নাম মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে তার শাস্তি তারা পাবে সমান পাবে :(একজন লোকের কাছ থেকে পিস্তল নিয়ে তাকে জিজ্ঞেস করে) এতে কয়টি গুলি আছে? গব্বার নিজের কাছে) ছয় উচ্চস্বরে) ছয়টি বুলেট এর ভেতরে ছয়টি গুলি ছয়টি বুলেট আর তিনজন মানুষ এটা খুবই অন্যায়। :(হাওয়ায় তিনটি বুলেট উড়িয়ে) ঠিক আছে এখন। হ্যাঁ, এখন ঠিক আছে এখন তিনটা মাইনে বুলেট আছে, তিনটা খালি এখন আমরা ঘুরে দেখব এখন বুলেটটা কোথায়, কোথায় নেই আমরা জানি না আমরা কিছুই জানি না। এই পিস্তলে তিনটি জীবন, তিনটি মৃত্যু বন্ধ…দেখুন কে কী পায়? :(অন্যের মাথায় পিস্তল মারল, সেও বেঁচে গেল) এটাও বেঁচে গেল :(তৃতীয়ের দিকে গিয়ে) এখন কি হবে কালিয়া? * জয় (জয়দেব) হিসেবে অমিতাভ বচ্চন]] * ঠাকুরের চাকর, রামলাল হিসেবে সত্যেন কাপ্পু * গ্রামের ইমাম সাহেব, রহিম চাচা হিসেবে এ. কে. হাঙ্গাল * ইমামের ছেলে, আহমেদ হিসেবে শচীন * কৌতুককর কাঠব্যবসায়ী, সুর্মা ভোপালি হিসেবে জগদীপ * বাসন্তীর মাসি/খালা, মসি হিসেবে লীলা মিশ্র * জেলের নাপিত এবং জেলারের সহযোগী-গুপ্তচর, হরিরাম হিসেবে কেষ্ট মুখার্জী * গাব্বার সিংয়ের সহযোগী, সাম্ভা হিসেবে ম্যাক মোহন * কালিয়া হিসেবে বিজু খোটে। চরিত্রটি হলো গাব্বারের দলের আরেক লোক যাকে সে রুশ রুলেট খেলায় খুন করে। * রাধার বাবা, ইন্সপেক্টর খুরানা হিসেবে ইফতেখার মেহবুবা মেহবুবা" গানে বিশেষ উপস্থিতিতে জালাল আগা * সমকামজাতীয় আচরণসহ একজন কারাগার বন্দী হিসেবে রাজ কিশোরল * ঠাকুর বলদেব সিংয়ের জ্যেষ্ঠ পুত্র হিসেবে অরবিন্দ জোশি * ঠাকুর বলদেব সিংয়ের কনিষ্ঠ পুত্র, নিন্নি হিসেবে শরদ কুমার * অরবিন্দ জোশির স্ত্রী হিসেবে গীতা সিদ্ধার্থ নতুন চাহিদার এই তালিকায় এমন কিছু রয়েছে যা তাদের মুখে দায়িত্বজ্ঞানহীন না হলেও অযৌক্তিক ও অসম্ভব। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে অর্ধেক-অর্ধেকের দাবি এবং উর্দুকে ভারতের জাতীয় ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি। ভারতের জাতীয় ভাষা হিসাবে উর্দুকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য তাদের দাবিও সমান অসংযত। উর্দু শুধু সারা ভারতে কথ্য নয়, ভারতের সমস্ত মুসলমানদের ভাষাও নয়। ৬৮ মিলিয়ন মুসলমানের মধ্যে মাত্র ২৮ মিলিয়ন উর্দুতে কথা বলে। উর্দুকে জাতীয় ভাষা করার প্রস্তাবের অর্থ হল ২৮ মিলিয়ন মুসলমানের ভাষা বিশেষ করে ৪০ মিলিয়ন মুসলমান বা সাধারণত ৩২২ মিলিয়ন ভারতীয়দের উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে।" ভীমরাও আম্বেডকর পাকিস্তান অর দ্য পার্টিশন অফ ইন্ডিয়া (১৯৪৬) *"উর্দু শব্দটিই আসল লস্করি উপভাষা, অন্য কথায়, সেনাবাহিনীর ভাষা হিসেবে এসেছে।" *"হিন্দির বিরুদ্ধে এই কমিউনিস্ট প্রচারণার ধোঁয়াশার পিছনে উর্দুর হারানো কারণকে ইসলামপন্থা অবিলম্বে পুনরুজ্জীবিত করে। যখন ফিরাক গোরখপুরীর মতো প্রগতিশীল উর্দু কবিরা হিন্দিকে এমন একটি ভাষায় প্রশংসিত করেছিলেন যা মূলত অমুদ্রিত ছিল। একই সাথে, ইসলামপন্থা উর্দুকে সংস্কৃতি ও পরিমার্জনের মহান ভাষা হিসাবে গ্রহণ করে কুচকাওয়াজ করতে শুরু করে যা ভারতের কাছে ভালভাবে হারিয়ে যাবে যদি উর্দুকে যেতে দেওয়া হয়। কোন কমিউনিস্ট এই সংস্কৃতি ও পরিমার্জনকে ক্ষয়িষ্ণু মুসলিম আদালত ও একটি অসার মুসলিম অভিজাততন্ত্রের উত্তরাধিকার হিসাবে পরীক্ষা করার জন্য এগিয়ে আসেনি। কোন কমিউনিস্ট উর্দুর ফারসিকরণ ও আরবিকরণ নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি যা শিক্ষিত লোকদের কাছেও বোধগম্য নয়, চাঁদনী চকের লোকটিকে ছেড়ে দিন। দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে উর্দুকে স্বীকৃতি দেওয়া আজ ধর্মনিরপেক্ষতার একটি প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।" সীতা রাম গোয়েল হিন্দু সোসাইটি আন্ডার সিজ (১৯৯২) *উর্দু থেকে একটি শব্দ হিন্দিতে রাজহাঁসের মধ্যে কাকের মতো ঢুকে পড়তে দেখা যাবে, অন্য জায়গায়, উর্দুর মাঝে একটি হিন্দি শব্দ মিষ্টি থালায় লবণের মতো স্বাদ নষ্ট করবে। **প্রেমচাঁদ, শেল্ডন পলোক – লিটারেরি কালচার্স ইন হিস্টোরি, রিকনস্ট্রাকশন্স ফ্রম এশিয়া ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া প্রেস (২০০৩ এছাড়াও জৈন এম (২০১০) প্যারালেল পাথওয়েজ: ইসে অন হিন্দু-মুসলিম রিলেশন্স, ১৭০৭-১৮৫৭ প্রকৃতপক্ষে স্থানীয় ও বিদেশিদের এই সংমিশ্রণ থেকেই লাহোরে উর্দু ভাষার জন্ম হয়েছিল যেটিকে তখন বলা হতো লস্করি জবান (সেনাদের ভাষা)।" **খালিদ, কানওয়াল। লাহোর ডিউরিং দ্য গজনভিদ পিরিয়ড'' [[বিষয়শ্রেণী:উদ্ধৃতি এবং যাচাইযোগ্য রক্ষণাবেক্ষণ টেমপ্লেট]] জীবন বৃহৎ এর ন্যায় ক্ষুদ্র * আমেরিকান শক্তি কি আফগানিস্তানে বা অন্য জায়গায় সন্ত্রাসীদের পরাজিত করতে পারে? না, তারা পারবে না সন্ত্রাসীদের পরাজিত করার জন্য এই অ্যাপাচি বা এফ-১৬ বা এফ-৩৫, যা আপনি এটিকে লেবেল দিতে চান তা যথেষ্ট নয়। সেই জটিল সমস্যাটি মোকাবেলা করার আরও ব্যাপক উপায় থাকতে হবে। বাশার আল আসাদ, ইয়াহু নিউজের সাথে সাক্ষাৎকারের সময়ে। (২০১৭) * একজন সাংবাদিক, দেশ, বন্ধু, শত্রু বা যে কেউ যখন তাদের প্রশ্ন করেন তালেবান আন্দোলনের আসল উদ্দেশ্য কী তাদের সবার উত্তর হল, তালেবানের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য হল আল্লাহর এই জমিনে শরীয়া বাস্তবায়ন করা। এটাই তাদের উত্তর, আসল উদ্দেশ্য এবং শুরু থেকেই তাদের মিশন। * আফগান সমাজে, বাবা-মা তাদের সন্তানদের জীবনে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে; পিতা-মাতা-সন্তানের সম্পর্ক আপনি কে এবং আপনি কী হয়ে উঠছেন এবং আপনি কীভাবে নিজেকে উপলব্ধি করছেন তার জন্য মৌলিক বিষয় এবং এটি দ্বন্দ্ব, উত্তেজনা, রাগ, ভালবাসা, ঘৃণা, ক্ষোভ দিয়ে ভরা। রামনাথ বিশ্বাস আফগানিস্থান ভ্রমণ রামনাথ বিশ্বাস, তৃতীয়- সংস্করণ, প্রকাশক- অশোক পুস্তকালয়, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৯ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬৭ * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। কমলা লেবু বা ম্যান্ডারিন কমলা ছোট সাইট্রাস জাতীয় গাছের রসালো ফল। কমলা গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Citrus reticulata (সাইট্রাস রেটিকুলাটা । এটি রুটেসি পরিবারের সাইট্রাস গোত্রের।এটি কমলার স্বতন্ত্র প্রজাতিগুলোর একটি সদস্য হিসাবে বিবেচিত। কমলা একটি জনপ্রিয় ফল। এটি সাধারণত সরাসরি খাওয়া হয় বা ফ্রুট সালাদে ব্যবহৃত হয়। ট্যাঞ্জারিন হলো কমলা রঙের সাইট্রাস জাতীয় ফলের একটি গুচ্ছ যা ম্যান্ডারিন অরেঞ্জ বা কমলালেবুর কিছু সংকর ও অল্পকিছু পমেলোর সমন্বয়ে গঠিত। * কমলা বৃক্ষ হইতে সুপক্ব কতই কমলালেবু লম্বিত রহিয়াছে, দেখিলে নয়নের আনন্দ ও চিত্তের প্রফুল্লতা জন্মে। এখানে কমলালেবুকে রক্তকমলা কহে। উহার অভ্যন্তর সম্পূর্ণ বক্তবর্ণ। আমরা কতিপয় লেবু ভক্ষণ করিলাম, উহা কলিকাতার কমলা অপেক্ষা অধিক সুস্বাদু বোধ হইল। কমলালেবু, বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ২০১৭ খ্রিস্টাব্দ (১৪২৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৮ * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। *ঢাকা একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয়, দরিদ্র, দূষিত, ও সবুজাভ নদীর শহর, বাংলাদেশের মাঝখানে যা বিশাল অংশ-নিমজ্জিত জলাভূমি। রাজধানী শহরটি গাড়ি, বেতার, কথোপকথন, মুয়াজ্জিন ও যান্ত্রিক বিপর্যয়ের ফলে কোলাহলপূর্ণভাবে সরব। লোকজন বাষ্পীয় তাপে, তীব্র কুয়াশা ও ধুলোয়, নির্মাণস্থলে পাথর তুলে বা একটি ছোট দোকানে একসাথে ধরে পরিশ্রম করে। রাস্তাগুলো রঙবেরঙে সাজানো রিকশায় ছেয়ে যায়, এবং রিকশার সাথে বাসের আকস্মিক লেন পরিবর্তনে খারাপ হয়ে যাওয়ার দাগ বহন করে, যাদের পার্শ্বদেশ ছিন্নভিন্ন ও রিকশার চেয়ে একটু কম সুন্দরভাবে আঁকা। লোকজন বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালায়। তারা আরও খারাপভাবে হাঁটে। খেঁজুর গাছগুলো একটি অদম্য সূর্য থেকে আশ্রয় দেয়। রাতের বেলা, খুব দরিদ্র শহরগুলোর দিকে যাওয়ার পথে এটি সত্যই অন্ধকার হয়ে যায়; এখানে শুধু গরিশ নিয়ন ও ফ্লুরোসেন্ট আলোর একটি ভগ্নাংশ দেখতে পাওয়া যায় যা দক্ষিণ এশিয়ার ধনী অতিমহানগরীগুলোকে আলোকিত করে। বেস, জি.জে (২০১৪ দ্য ব্লাড টেলিগ্রাম: নিক্সন, কিসিঞ্জার, অ্যান্ড অ্যা ফরগোটেন জেনোসাইড *শহরটি বাংলার মধ্যে বৃহত্তম, এবং এটি সেরা ও সস্তা তুলা ও রেশম উৎপাদন করে। রসদের প্রাচুর্য ও সস্তাতা অবিশ্বাস্য, এবং দেশটি বাসিন্দাতে পূর্ণ, কিন্তু এটি সহ্য করার মতো সাহসের জন্ম দেয় না, কারণ পাঁচ বা ছয়জন সশস্ত্র লোক এক হাজারকে তাড়া করবে। **ক্যাপ্টেন হ্যামিল্টন, ইন ফোরস্টার, খণ্ড. ১, পৃ ২০১৮-২০১৯। ফোরস্টার, জর্জ, অ্যা জার্নি ফ্রম বেঙ্গল টু ইংল্যান্ড, ২ খণ্ড ভাষা বিভাগ, পাঞ্জাব, ১৯৭০, প্রথম প্রকাশ ১৮০৮। উদ্ধৃতি: জৈন, এস অ্যান্ড জৈন, এম ২০১১)। দ্য ইন্ডিয়া দ্য সো: ফরেন একাউন্টস। নতুন দিল্লি: ওশেন বুকস। খণ্ড ৪। **হ্যামিল্টন, ১৬৮৮ থেকে ১৭২৩ পর্যন্ত ক্যাপ্টেন আলেকজান্ডার, কেপ অফ গুড-হোপ থেকে নিপ্পন পর্যন্ত ভূমি ও সমুদ্র ভ্রমণ করেন। *ঢাকায় পুলিশের মিত্রতায় মুসলমানরা দাঙ্গা শুরু করেছে। তারা হিন্দুদের বাড়িতে হামলা চালায়, নারীদের ধর্ষণ করে ও যারা বাঁধাদান করেছিল তাদের সবাইকে হত্যা করে। পুলিশের চোখের আড়ালে তারা পুরো পাড়া জ্বালিয়ে দেয়। এগুলো তখনই হস্তক্ষেপ করেছিল যখন একজন হিন্দু আত্মরক্ষার জন্য অস্ত্র ধরেছিল। সেক্ষেত্রে তারা বাড়িতে ঢুকে অস্ত্র জব্দ ও লোকদের আটক করে। মুসলমানরা সশস্ত্র ছিল; তাদের পক্ষ থেকে তাদের সেই অধিকার ছিল। তাদের শান্ত করার জন্য কংগ্রেসের সমস্ত প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। **মির্সিয়া ইলিয়াড, অন দ্য রিয়টস ইন ঢাকা, ১৯২৮-৩১ সালে লেখা তার ভ্রমণের দিনলিপি। জার্নাল দেস ইন্ডেস, ১৯৯২। পৃ. ১২৮। উদ্ধৃত: এলস্ট, কে ২০১০)। দ্য জাফরান স্বস্তিকা: দ্য নোশন অফ "হিন্দু ফ্যাসিজম"। পৃ. ৮০৩। ২১ মার্চ ১৯৪৮-এ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ উদ্ধৃত: ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও দলিলপত্র, সাহিদা বেগম। * ইসলাম খানের সময় ঢাকা শহর পশ্চিমে চকবাজার থেকে পূর্বে সদরঘাট পর্যন্ত বিস্তার লাভ করেছিল এবং পরবর্তীকালে মোগলদের আগমনের ফলে পশ্চিমার্ধে বসতি স্থাপিত হয়। আরেকটি লক্ষণীয় ব্যাপার এই, শহরটির বিস্তার নদীতীরেই হয় এবং দেশের অভ্যন্তরে উত্তর দিকে শহরের বিস্তার ঘটেছিল কিনা জানা যায় না। সম্ভবত চকবাজার থেকে উত্তর দিকে এবং পশ্চিম দিকে শহরের তখন সবেমাত্র পত্তন হয়েছিল। *বর্তমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে একসময় মসজিদের শহর বা প্রাচ্যের ভেনিস হিসেবে পরিচিত ঢাকা শীঘ্রই বিপণীবিতানের শহরে তথা আকারহীন কংক্রিটের জঙ্গলে পরিণত হবে। **লিজি কোলিংহ্যাম কারি: অ্যা টেল অফ কুকস অ্যান্ড কনকুয়ার্স (১৩ এপ্রিল ২০১০ পৃ. ৯৯ *'কলি' মানে "কলিচুন স্থানীয় শামুকের খোলস থেকে উৎপন্ন এক ধরনের চুন) এবং 'কাতা' মানে পোড়া খোলের স্তূপ। এইভাবে, খোসা চুন বা কলিচুন তৈরি থেকে কলিকাতার নাম হয়েছে। * কলকাতায় দর্শকদের জন্য যে আনন্দদায়ক বিস্ময় অপেক্ষা করছে তা হল: এটি দরিদ্র ও জনাকীর্ণ এবং নোংরা, এমনভাবে যা অতিরঞ্জিত করা কঠিন, তবে এটি নিকৃষ্ট ছাড়া ভিন্ন কিছু। এর লোকেরা জড়ও নয়, ক্রন্দনশীলও নয়। তারা কাজ করে ও তারা সংগ্রাম করে, এবং একটি সাধারণ নিয়ম হিসাবে (বিশেষত বোম্বাইয়ের মতো দৃশ্যত ধনী শহরের তুলনায়) তারা ভিক্ষা করে না। এটি ঠাকুরের শহর, রায় ও বসু এবং মৃণাল সেনের এবং সংস্কৃতি ও জাতীয়তাবাদের এক মহান ফুলের শহর। সেখানে চলচ্চিত্র, নাট্যমঞ্চ, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগ ও ম্যাগাজিন সবই উচ্চ মানের। রঘুবীর সিংয়ের ছবিগুলো মানুষের জীবনীশক্তি, সেইসাথে স্থাপত্যের সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যের প্রমাণ। এখানে ধর্মনিরপেক্ষ-বামপন্থী রাজনীতির প্রাধান্য রয়েছে, এখানে একটি খুব শক্তিশালী আন্তর্জাতিকতাবাদী গুণ রয়েছে: এমন একটি অঞ্চলে এটা খুব কমই অনাকাঙ্খিত যা পাশবিক ধর্ম দ্বারা বিষাক্ত। কয়েক বছর আগে যখন আমি নিজে শহরটিতে গিয়েছিলাম, তখনই আমি অনুভব করেছি যে বিশ্বের মুগেরিজদের দ্বারা প্রকাশিত কলকাতা বিরোধী প্রচারের দ্বারা প্রতারিত হয়েছি। **হিচেন্স, সি. দ্য মিশনারি পজিশন, মাদার থেরেসা ইন থিওরি অ্যান্ড প্র‍্যাকটিস (২০১২) * নিজের ভারতের মানচিত্র তুলে নিন, এবং আপনি যদি পারেন, কলকাতার চেয়ে আরও বেশি অনিবার্য জায়গা খুঁজে নিন। বাংলার জ্বলন্ত সমভূমিতে, বিশ্বের বৃহত্তম ব-দ্বীপে, মন্থর, কর্দমাক্ত স্রোতের অন্তর্জালেএ মধ্যে, সুন্দরবনের জঙ্গল ও জলাভূমির আশেপাশে, এবং তবুও উন্মুক্ত সমুদ্র থেকে এত দূরে যে সুবিধাগুলো হারাতে পারে না। বাতাসের… এটি একটি পুরোপুরি অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতির প্রতিটি অবস্থাকে একত্রিত করে। জায়গাটি প্রকৃতিগতভাবে এতটাই খারাপ যে মানুষের প্রচেষ্টা এটিকে আরও খারাপ করার জন্য সামান্য কিছু করতে পারে। ১৮শ শতাব্দীর প্রবাদ, উদ্ধৃত: সুমন বন্দ্যোপাধ্যায় দ্য ওয়ার্ল্ড অফ রমজান ওস্তাগার, দ্য কমন ম্যান অফ ওল্ড কলকাতা প্রকাশনায় কলকাতায় – দ্য লিভিং সিটি খণ্ড ১ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস, পেপারব্যাক সংস্করণ, ১৯৯৫, পৃ ৮২। * কলকাতা এখন পর্যন্ত ভারতের সবচেয়ে ধনী শহর, যদিও এর বিভিন্ন সমস্যা তার ঐশ্বর্যকে ধ্বসে পড়া সম্পদে পরিণত করতে শুরু করেছে। এখানে জমা হওয়া অর্থের পরিপ্রেক্ষিতে এটি সম্ভবত রোম ও টোকিওর মধ্যে সবচেয়ে ধনী শহর। জিওফ্রে মুরহাউস কলকাতা: দ্য সিটি রিভিজিটেড ১৯৭১, পেঙ্গুইন বুকস, পৃ ১৩৩। *বছরের পর বছর ধরে, এমনকি ১৯৬২ সালে আমার প্রথম সফরের সময়ও বলা হয়েছে যে কলকাতা মারা যাচ্ছে, এর বন্দর মাটি হয়ে যাচ্ছে, এর পুরোনো শিল্প হ্রাস পাচ্ছে, কিন্তু কলকাতা মারা যায়নি। এটা অনেক কিছু করেনি, কিন্তু এটা যাত্রা চালিয়ে যাচ্ছিলো; এবং এটা দেখাতে শুরু করেছিল যে ভবিষ্যদ্বাণীটি অতিরিক্ত হয়ে গেছে। এখন এটা আমার মনে হয়েছিল যে শহরগুলো মারা যাওয়ার সময় সম্ভবত এটিই হয়েছিল। তারা একটি ঠুং শব্দে মারা যায় না; তারা যখন পরিত্যক্ত হয়েছিল তখনই তারা মারা যায় নি। সম্ভবত, তারা এইভাবে মারা গেছে: যখন সবাই কষ্ট পাচ্ছিল, যখন পরিবহন এত কঠিন ছিল যে শ্রমজীবী লোকেরা তাদের প্রয়োজনীয় চাকরি ছেড়ে দিয়েছে কারণ ভ্রমণের দুর্ভোগের ভয়ে; যখন কারোরই বিশুদ্ধ পানি বা বাতাস ছিল না; কেউ হেঁটে যেতে পারত না। সম্ভবত শহর মারা গিয়েছিল যখন তারা শহরগুলোর প্রদান করা সুযোগ-সুবিধা, চাক্ষুষ উত্তেজনা, মানুষের সম্ভাবনার বর্ধিত বোধ হারিয়েছিল এবং কেবল এমন জায়গায় পরিণত হয়েছিল যেখানে প্রচুর লোক ছিল এবং লোকেজন ভোগান্তির শিকার হয়েছিল।" *আমি জানি কলকাতাই একমাত্র শহর যেখানে আপনাকে হালকা আলাপের জন্য এলোমেলোভাবে অপরিচিতদের থামাতে সক্রিয়ভাবে উৎসাহিত করা হয়। *কলকাতা একটি দারুন শহর, দারুন খাবার ও দারুন মানুষ আছে। আমরা যে ধরণের পুরোনো ভবনগুলো খুঁজছিলাম তা খুঁজে পেতে এবং এমনকি ভিড় সামলাতে আমাদের কিছু সমস্যা হয়েছিল, কিন্তু মোটের উপর সেখানে শুটিং করা মজার ছিল। *কলকাতার দাঙ্গা গান্ধী, জাতি ও বিশ্বকে হতবাক করেছিল। হিন্দু, মুসলিম ও শিখ নেতারা তাদের নিজস্ব রাজনৈতিক লাভের জন্য ১৯৪৬-১৯৪৭ সালে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনাকে কাজে লাগিয়েছিল। হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠদের থেকে মুক্তির জন্য তাদের উন্মাদনায়। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। মুফতি আল আমিন যশোরী নামক ভুক্তির দ্রুত অপসারণ প্রস্তাবনা [[মুফতি আল আমিন যশোরী নামক এই নিবন্ধটিতে ট্যাগ বসানো হয়েছে কারণ: * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। *প্রতিভার একভাগ প্রেরণা, আর নিরানব্বই ভাগই কঠিন পরিশ্রম। *এমন লোক আছে যারা জীবনের অনেক ব্যর্থতার জন্য হাল ছেড়ে দেওয়ার সময় বুঝতে পারেনি যে তারা সাফল্যের কত কাছাকাছি ছিল। **এটি ১৮৭৭ সালের একটি বিবৃতি হিসাবে উপস্থাপিত হয়েছে, যেমনটি ডেবোরা হেডস্ট্রম-পেজ দ্বারা ফ্রম টেলিগ্রাফ টু লাইট বাল্ব উইথ টমাস এডিসন (২০০৭) এ উদ্ধৃত হয়েছে। (পৃষ্ঠা নং ২২) * কারো অতীত জেনোনা, বর্তমানকে জানো এবং সে জানাই যথার্থ{{fact}} * যে সংগীত ভালোবাসে, তার জীবনে নিঃসঙ্গতা থাকে না{{fact}} * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। উইকিউক্তি কী বুঝার চেষ্টা করুন প্রিয়! আমি দেখতে পাচ্ছি আপনি উইকিউক্তিতে অবদান রাখার চেষ্টা করছেন। কিন্তু আপনি হয়ত বুঝতে পারছেন না যে, উইকিউক্তি কী এবং কী নয়। আপনি নিচের পৃষ্ঠাগুলো পড়ুন: * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * বাকস্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আমাদের অধিকারের একটি মৌলিক অংশ। প্রত্যেক মানুষের অবশ্যই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা থাকা উচিত। * সবাই ছবি আঁকতে পারে, ছবি আঁকায় ভুল বলে কিছু নাই। * এক শ্রেণীর মানুষ সর্বত্রই ধর্ম অবমাননার গন্ধ খুঁজে বেড়ান; কিন্তু আমরা কার্টুনিস্টরা কার্টুন এঁকে মানুষকে হাসানোর চেষ্টা করছি। * কখনো হতাশ হয়ে হাল ছেড়ো না, আত্মবিশ্বাসের সাথে চেষ্টা করো; তুমি অবশ্যই সফল হবে। আরিফুর রহমানের অ্যানিমেটেড শর্টফিল্ম ট্রাই (চেষ্টা ২০১০ * সরল রেখা একটি ছবি, অনুরূপ প্রতিটি বর্ণমালাও এক একটি ছবি। অর্থাৎ যে লিখতে পারে সে আঁকতেও পারে। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। বাংলাদেশে একটা বিষয়ে খুব কষ্ট লাগে, সেটা হলো কোনো ভালো জিনিষ করা হলেও অনেকে বিশ্বাস করতে চায় না। সবাই মনে করে এটা বুঝি নকল। এটা নিশ্চয় কোথাও থেকে কপি মারছে। এরকম ভাবনাটা বেশি। পৃথিবীর সব কিছু কোনো ঘটনা বা ক্ষেত্রের সঙ্গে মিলে যেতে পারে। কথা মিলে যেতে পারে কাজ মিলে যেতে পারে তাই বলে সেটা নকল না।" দর্শক আসলে বুঝিয়ে দিলেন ভাল কনটেন্ট হলে, ভালো গল্প হলে কোন তারকা লাগে না।" শ্রদ্ধেয় বড় ভাই, ছোট ভাইয়ের সিনেমার সাফল্যে এত জেলাসি ফিল করলে তো ‘চাপ দ্য প্রেশার’ বাড়বে। কুল ব্রো!" আগে রোমান্টিক ছবি, রাজনৈতিক ছবি নির্মাণ করেছি কিন্তু ফুটবল নিয়ে বা কোনো খেলা নিয়ে শুটিং করিনি। খেলার শুটিং যে এত কঠিন, আমার জানা ছিল না। শুটিংয়ের একপর্যায়ে ভেবেছিলাম, শেষ করতে পারব না। কোনো কোনো দিন সিয়াম, রাজরা শুটিং করতে করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন, অনেক সময় শুটিংয়ে তাঁদের বমি করতেও দেখেছি। আমি নিজেও অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম। কী যে একটা অবস্থার মধ্যে আমাদের দিন গেছে, বলে বোঝাতে পারব না। কিন্তু এত কিছুর মধ্যেও মাথায় একটা জিনিসই কাজ করেছে, গল্প স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল, মুক্তিযুদ্ধ—এ ছবির কাজ আমাকে শেষ করতেই হবে। এবং আমি তা পেরেছি।" নিঃসন্দেহে রায়হান রাফি ভাই আমার ক্যারিয়ারের জন্য একটা টার্নিং পয়েন্ট এবং অবশ্যই একজন লাকি চার্ম।" ছেলেটা মাদ্রাসায় পড়ছে, ভালো ইংরেজি বলে না, আমাদের হাই সোসাইটির সদস্য না বা ওর ছবিতে একটা র (স্বভাবগত) ব্যাপার থাকে, সেই জন্যে ওকে নিয়ে সুশীল সমাজ খুব একটা টগবগায় না। কিন্তু ওর প্রথম শর্ট ফিল্ম দেখার পরেই আমার মনে হয়েছিল, রাফি অডিও-ভিজ্যুয়াল ল্যাঙ্গুয়েজটা বোঝে। এমন না যে সে একটা ফিনিশড প্রোডাক্ট।" অনুবাদ অবশ্যই, একজন তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে, রাফীর নিজস্ব ত্রুটি রয়েছে তবে এই মাত্রার গল্প ও গভীরতা বেছে নেওয়া অবশ্যই সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। এছাড়াও, তরুণ প্রজন্মকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সম্পর্কে আরও জানতে অনুপ্রাণিত করা ও চলচ্চিত্রটিকে বিনোদনমূলক রাখা একটি বিশাল সুবিধা। বাংলাদেশের বিভিন্ন মৌলবাদী গোষ্ঠীর কাছ থেকে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া ও হুমকি পাওয়া সত্ত্বেও রায়হান রাফী সেই দৃশ্য বদলায়নি যেখানে রাজাকাররা মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করার জন্য একজন ডাক্তারকে জবাই করেছিল ও তা করার সময় তারা 'নারা-এ-তাকবির আল্লাহু আকবর আল্লাহ মহান চিৎকার করে) স্লোগান দিতে থাকে। আমাদের রায়হান রাফীর মতো আরও চলচ্চিত্র নির্মাতাদের প্রয়োজন যারা কেবল দূরদর্শী নয়, বাংলাদেশ ও এর ইতিহাসে যেভাবে ঘটেছে তা তুলে ধরার জন্য যথেষ্ট সাহসী। রায়হান রাফি সিনেমার সাথে সাথে দালালিটাও ভালো করেন দেখি!" * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * সমাজতন্ত্রের অধীনে সবাই পালাক্রমে শাসন করবে এবং শীঘ্রই কেউ শাসন করতে অভ্যস্ত হয়ে উঠবে না। * ধনী এবং নির্ধনের মধ্যে যে বৈষম্য তা মানুষের সৃষ্টি। এই বৈষম্য দূর করতে হবে। এর জন্য মরণ সংগ্রাম দরকার। * কখনো কখনো ইতিহাসে একটি ধাক্কা প্রয়োজন। * যখন কেউ বিপ্লব করে, তখন সে সময়কে চিহ্নিত করতে পারে না। একজনকে অবশ্যই সবসময় এগিয়ে যেতে হবে অথবা ফিরে যেতে হবে। যিনি এখন 'সংবাদপত্রের স্বাধীনতা' নিয়ে কথা বলেন, তিনি পিছিয়ে যান এবং সমাজতন্ত্রের দিকে আমাদের দীর্ঘ পথ চলা বন্ধ করে দেন। * পুঁজিবাদীরা আত্মবলিদানে বেশি সক্ষম নয়, যতটা একজন সাধারণ মানুষ তার নিজের বুটস্ট্র্যাপের মাধ্যমে নিজেকে তুলে ধরতে সক্ষম। * একটি মিথ্যা বার বার বলা হলে তা সত্যে পরিণত হয়। * বিপ্লবের সময় ও অগ্রগতির ভবিষ্যদ্বাণী করা অসম্ভব। এটি তার নিজস্ব কম-বেশি রহস্যময় আইন দ্বারা পরিচালিত হয়। * বাচ্চাদের শেখানোর জন্য আমাকে চার বছর সময় দিন এবং আমি যে বীজ বপন করেছি তা কখনও উপড়ে যাবে না। * সকল দেশের ইতিহাস থেকে জানা যায় যে শ্রমিক শ্রেণী একচেটিয়াভাবে তার নিজস্ব প্রচেষ্টায় শুধুমাত্র ট্রেড-ইউনিয়ন চেতনা বিকশিত করতে সক্ষম হয়। * একজন বন্দুক সহ একজন ব্যক্তি কাউকে ছাড়াই ১০০ জনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। * বিপ্লবী তত্ত্ব ছাড়া বিপ্লবী আন্দোলন হতে পারে না। * ফ্যাসিবাদ হচ্ছে পুঁজিবাদ,যা ক্ষয়িষ্ণু। * এটা সত্য যে স্বাধীনতা মূল্যবান। কিন্তু এতটাই মূল্যবান যে এটি অবশ্যই সাবধানে রেশন করা উচিত। * যখন রাষ্ট্র থাকবে তখন স্বাধীনতা থাকবে না, কিন্তু যখন স্বাধীনতা থাকবে তখন কোনো রাষ্ট্র থাকবে না। * নিপীড়িতদের প্রতি কয়েক বছরে একবার সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় যে নিপীড়িত শ্রেণীর কোন বিশেষ প্রতিনিধিরা সংসদে তাদের প্রতিনিধিত্ব করবে এবং তাদের দমন করবে। * সমাজতন্ত্রের জন্য গণতন্ত্র অপরিহার্য। * সংবাদপত্রকে কেবল একটি সমষ্টিগত প্রচারক এবং সমষ্টিগত আন্দোলনকারীই হতে হবে না, বরং জনগণের একটি সমষ্টিগত সংগঠকও হতে হবে। * অপরাধ একটি সামাজিক বাড়াবাড়ির ফসল। * পুঁজিবাদী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার সর্বোত্তম পন্থা হল মুদ্রাকে নষ্ট করা। * বুর্জোয়াদের পিষে ফেলার উপায় হল তাদের কর ও মুদ্রাস্ফীতির মিলস্টোনের মধ্যে পিষে ফেলা। * সমাজতন্ত্রের লক্ষ্য হচ্ছে সাম্যবাদ। * রাজনীতিতে নৈতিকতা নেই। শুধুমাত্র অভিজ্ঞতা আছে। একজন বখাটে আমাদের কাজে লাগতে পারে, কারণ সে একজন বখাটে। * কোন প্রকার রাজনৈতিক স্বাধীনতা ক্ষুধার্ত জনগণকে সন্তুষ্ট করবে না। * যে কোনও রাঁধুনিকে দেশ চালাতে সক্ষম হতে হবে। * পুঁজিবাদী সমাজে স্বাধীনতা সর্বদাই প্রাচীন গ্রীক প্রজাতন্ত্রের মতো একই রকম থাকে: ক্রীতদাস মালিকদের জন্য স্বাধীনতা। * অসুস্থ হলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল হৃদয় হারাবেন না। * একটি জাতি অন্য জাতির উপর অত্যাচার করলে কি স্বাধীন হতে পারে? এটা হতে পারে না। * একটি বৈপ্লবিক পরিস্থিতি ছাড়া একটি বিপ্লব অসম্ভব। উপরন্তু, প্রতিটি বিপ্লবী পরিস্থিতি বিপ্লবের দিকে নিয়ে যায় না। * সরকার নড়েচড়ে বসেছে। যেকোন মূল্যে আমাদের মৃত্যু ঘা মোকাবেলা করতে হবে। পদক্ষেপ নিতে দেরি করা মৃত্যুর সমান। * সাম্রাজ্যবাদের সংক্ষিপ্ততম সংজ্ঞা দেওয়ার প্রয়োজন হলে আমাদের বলতে হবে যে সাম্রাজ্যবাদ হল পুঁজিবাদের একচেটিয়া পর্যায়। * হতাশা তাদের জন্য আদর্শ যারা মন্দের কারণগুলি বুঝতে পারে না, কোনও উপায় দেখতে পায় না এবং সংগ্রাম করতে অক্ষম। আধুনিক শিল্প প্রলেটারিয়েত এই ধরনের শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত নয়। * রাজনীতি শুরু হয় যেখানে জনসাধারণ, যেখানে হাজার হাজার নয়, যেখানে লক্ষাধিক রয়েছে, সেখানেই গুরুতর রাজনীতি শুরু হয়। [[বিষয়শ্রেণী:সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান]] [[বিষয়শ্রেণী:রুশ সমাজ গণতান্ত্রিক শ্রমিক দলের সদস্য]] [[বিষয়শ্রেণী:সেন্ট পিটার্সবার্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] [[বিষয়শ্রেণী:সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির পলিটব্যুরো সদস্য]] * তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা। ১৯৭১ সালে পূর্ব পাকিস্তানে অসহযোগ আন্দোলনের সময়কার স্লোগান।{{fix cite}} কাজী নজরুল ইসলাম]]। পদ্মার ঢেউ রে ১৯৪১)। * ১৭ বছরের অভিনয় জীবনের প্রথম দিন যেমন সিরিয়াস ছিলাম আজও আছি। তবে বাস্তবে অনেক রিল্যাক্স থাকি। * ভ্রাতা ও ভগ্নিগন, আমি হিন্দু নাকি মুসলিম, তাতে আপনাদের লাভ বা ক্ষতি কি? সকলেরই সবচেয়ে বড় পরিচয় ‘মানুষ’। ধর্ম নিয়ে এসকল রুচিহীন প্রশ্ন ও বিব্রতকর আলোচনা সকল ক্ষেত্রে বন্ধ হোক। আসুন, সবাই মানুষ হই। * এটা আমার একার বিষয় না, এটা সার্বিকভাবে চিন্তার বিষয়। ধর্মীয় সংখ্যালঘু নিয়ে আলোচনা পুরনো কিন্তু এখন যারা মুক্তমনা তাদেরকেই সংখ্যালঘু হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। * পৃথিবীতে দুই ধরনের সিনেমা হয়—রিয়েলিস্টিক আর ফ্যান্টাসি। যদিও আমাদের উপমহাদেশে ফ্যান্টাসি গল্পের সিনেমা বেশি হয়। নাচ, গান ও অ্যাকশন নির্ভর সিনেমা হয়। তবে আমি জীবনঘনিষ্ঠ গল্পের ছবিতে কাজ করতে ভালোবাসি। আমি তৈরিই হয়েছি সেভাবে। দর্শকও এই গল্পের সঙ্গে চলতে চায়। * আমি যখন অভিনয় করি, এই জনপ্রিয়তার কথা মাথায় থাকে না। জনপ্রিয়তার জন্য কাজও করি না। অভিনয় একটা সাধনার ব্যাপার। সেই সাধনার মধ্যে দিয়ে তিলে তিলে নিজেকে গড়তে হয়। সারাক্ষণ চরিত্র-সৃষ্টির চিন্তার মধ্যে থাকতে হয়। সেটাই চেষ্টা করি। অবশ্য প্রশংসা পেলে ভালোই লাগে। আর সেটাই তো আমাদের পাওয়া। * বাংলা নাটক চুরি-চামারির পাল্লায় পড়েছে। * বাবাকে একদিন জিজ্ঞাসা করেছিলাম, ছোটবেলা থেকে তোমার পরিচয়ে পরিচিত হয়ে এসেছি। এখন তোমাকে কেউ যখন চঞ্চল চৌধুরীর বাবা বলে চেনে, তোমার কেমন লাগে? বাবা কোনো উত্তর না দিয়ে আমার দিকে শুধু ভেজা চোখে কিছুক্ষণ তাকিয়ে ছিল। তাঁর সেই গর্বিত মুখটা দেখে, আমার চোখ দুটোও ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল। সন্তানের সব সফলতায় বাবা-মায়ের যে কী শান্তি, কী আনন্দ…তা আমি দেখেছি। * একজন অভিনেতাকে সব সময় কাদামাটির মতো হয়ে থাকতে হয়। মনকে রাখতে হয় ভেজা তুলোর মতো। চরিত্রের ইমোশনের সঙ্গে যাতে অভিনেতা মিশে যেতে পারেন সহজে। কিন্তু যত সহজ করে বলা হলো ততটা সহজ নয় বিষয়টি। চারপাশের অস্থিরতা, নিত্যদিনের ঘটনাপ্রবাহ মনকে কঠিন করে ফেলে। আমি তাই ইদানীং অদরকারি অনেক কিছু এড়িয়ে যাই ইচ্ছাকৃতভাবে। শুটিংস্পটে হয়তো দুটো দৃশ্যের মাঝে একটু বিরতি পেলে, ঘুমিয়ে যাই সঙ্গে সঙ্গে। যাতে আশপাশের আলাপ আমার মনোযোগ না কেড়ে নেয়। * এখন দুই বাংলা- এপার বাংলা, ওপার বাংলা আমরা এক হয়ে কাজ করছি। এখন কোনো ভেদাভেদ নাই আমাদের মধ্যে। ওটিটি প্ল্যাটফরমে আপনারা সেটা নিয়মিত দেখছেন। * সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গজিয়ে ওঠা ভাইরাল ব্যক্তিদের কারণে সংস্কৃতি কলুষিত হচ্ছে। * ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অভিনয় শেখানোর জন্য চঞ্চল চৌধুরীর চোখ অভিনয় শেখার প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করা উচিত। * আমাদের একজন চঞ্চল চৌধুরী আছেন। * বহুদিন পরে চঞ্চলের সঙ্গে দেখা এবং মনে হলো যেন সেই 'মনের মানুষ' শুটিংয়ের দিনগুলো ফিরে পেলাম। চঞ্চল তো সত্যিই মনের মানুষ । * এত বছর অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খানের পাশে বাংলাদেশের কোনও শিল্পী দাঁড়ায়নি। গতকাল কিন্তু বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের হয়ে চঞ্চল চৌধুরী তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। মহেন্দ্র বাহুবালীও উক্ত উক্তিটি করেছিলেন [[বিষয়শ্রেণী:হিন্দি ভাষা থেকে অনুবাদকৃত উক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী 1 ভাষা থেকে অনুবাদকৃত উক্তি]] * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। s s|%s পাতায় পাওয়া যেতে পারে।', self:addCat(0 টেমপ্লেটে অবৈধ তারিখ প্যারামিটারসহ নিবন্ধসমূহ') self:addCat('all উইকিপিডিয়া বার্তা বাক্স প্যারামিটার ঠিক করা প্রয়োজন allSort) 'এই বার্তা বাক্স একটি অবৈধ "type=%s" প্যারামিটার ব্যবহার করছে এবং তা ঠিক করা প্রয়োজন।', # এটি শিরোনামের কালো তালিকা। যেসব পাতার শিরোনাম ও ব্যবহারকারীর নাম এখানকার রেগুলার এক্সপ্রেশনের সাথে মিলে যাবে, সেগুলি তৈরি করা যাবে না। # মন্তব্যের জন্য ব্যবহার করুন। # এটি বড় বা ছোট যেকোন হাতের অক্ষরে কাজ করে। editsummary আলোচনা বন্ধ করা হয়েছে"; willClose confirm('আলোচনাটি সম্ভবত ইতোমধ্যে বন্ধ করা হয়েছে। তবুও চালিয়ে যেতে চান আলোচনা বন্ধকারী — প্রতিটি অনুচ্ছেদের "বন্ধ করুন" বোতাম ব্যবহার করে সেই অনুচ্ছেদের আলোচনাটি বন্ধ করা যাবে। কাকে 3 কে উদ্দেশ্য করে উক্তিটি করেছিলেন। if সূত্র 4 if কাকে 3 nbsp সূত্র 4 থেকে সংগৃহীত সূত্র 4 থেকে সংগৃহীত clear noinclude নথি noinclude> * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। *লোকে আমাকে প্রতিভাবান বলে; কিন্তু আমি পরিশ্রম ছাড়া কিছুই জানি না।{{fact}} * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * হ্যাল্লো, ওয়েলকাম, গুড ইভিনিং। কেমন আছেন সবাই? আমাদের সবার পক্ষ থেকে নিন একরাশ লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। আসুন, বসুন, দেখুন, আজকের লাল গোলাপ। শফিক রেহমান সঞ্চালিত আর্ট-শো "লাল গোলাপ" অনুষ্ঠানের প্রতিটি পর্বের শুরুতে সেকালে কিছু বুদ্ধিবৃত্তিক প্রেম হতো। তখন বই পড়া ছিল। তখন মননশীলতা ছিল। তাই গভীরতাটাও বেশি ছিল। আর এখন মোবাইল, ফেসবুক ভিত্তিক যে প্রেম, তার গভীরতা একটু কম। আগে প্রেমিক-প্রেমিকাদের কাছে একটি চিঠি পৌঁছে দিতে কত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হতো। আর এখন প্রেমটা অনেক সহজ হয়ে গেছে। আর যে প্রেম সহজে হয় তা দ্রুত ভেঙেও যেতে পারে।" আজকের ভালোবাসা দিনে যে বার্তাটি বিশেষ করে পৌঁছে দিতে চাই সেটা হলো, ফুল ও চকোলেটের পাশাপাশি প্রেমিক-প্রেমিকারা ইচ্ছে করলে দুটি তালা কিনে একে অপরকে লক করে চাবিটা ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে আরও শক্ত বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারেন।" আমি বহুবছর লণ্ডনে থাকার সুবাদে জানতাম, এখানে কীভাবে ভ্যালেন্টাইন্স ডে উদযাপিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশে আমি এই নামের পরিবর্তে ভালোবাসা দিবস দিয়েছিলাম ইচ্ছে করে। ভ্যালেন্টাইন্স ডে বললে অনেকে বলবে এটা খ্রীষ্টানদের ব্যাপার, বলবে আমি এটা ধর্মীয় দিকে টেনে নিয়ে গেলাম। যে সপ্তাহে আমাদের ভালোবাসা সংখ্যা বের হয়, ঐ একই সপ্তাহে বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন তাদের প্রথম ভালোবাসা সংখ্যা প্রকাশ করে। সেজন্যে অনেকে বলেন, আমি টাইম ম্যাগাজিনের চেয়ে একটু এগিয়ে ছিলাম। আমি কিন্তু ভাবিইনি যে এই ভালোবাসা দিবস এত বড় আকার ধারণ করবে। বাঙ্গালি যেন এটারই অপেক্ষায় ছিল।" অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজেই ডিবির হাতে যেসব ডকুমেন্ট তুলে দিয়েছেন তাতে আমার মনে হয় কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে বিষধর সাপ বেরিয়ে আসছে। শফিক রেহমানের বাসায় যে ডকুমেন্ট পাওয়া গেছে সেখানে অপহরণ ও হত্যার চক্রান্ত আছে।" "সমস্ত প্যারামিটার" বাক্সটি এই টেমপ্লেটের জন্য সমস্ত সম্ভাব্য প্যারামিটারগুলো দেখায়। যাইহোক, এটি অনুলিপি করার প্রয়োজন নেই, কারণ সাধারণত একসাথে সমস্ত প্যারামিটার ব্যবহার করার প্রয়োজন হয় না। যদি টেমপ্লেটটি কখনও স্থানন্তর করা হয়, তবে এই প্যারামিটারটি আপডেট করা উচিত। এই প্যারামিটারটির উদ্দেশ্য ২টি: * এটি টেমপ্লেটটিকে তার টেমপ্লেট পৃষ্ঠায় আরও দরকারী প্রদর্শনের অনুমতি দেয়, উদাহরণস্বরূপ নির্দিষ্ট না থাকলেও তারিখ দেখাতে এবং টেমপ্লেটের শ্রেণীকরণ করতে ব্যবহৃত হয়। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। কয়েক হাজার বর্গমাইল বিধ্বস্ত জমিতে মৃতদেহ ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। ঝড়ের কারণে ৭,৪০০টি গ্রাম আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে এবং অন্তত ১,৬০০টি গ্রামে কয়েক সপ্তাহ ধরে বন্যার পানি স্থায়ী ছিল। কলেরা, আমাশয় ও অন্যান্য পানিবাহিত রোগ বেড়েছে। ৫২৭,০০০ ঘরবাড়ি ও ১,৯০০টি বিদ্যালয় হারিয়ে গেছে। প্রদেশের সবচেয়ে উর্বর ধানের জমির ১০০০ বর্গমাইলেরও বেশি অংশ সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছে ও অতিরিক্ত ৩০০০ বর্গমাইলের উপর দাঁড়িয়ে থাকা ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। **মুখোপাধ্যায়, জনম (২০১৫)। হাংগ্রি বেঙ্গল: ওয়্যার, ফেমিন অ্যান্ড দ্য এন্ড অফ এম্পায়ার। নিউ ইয়র্ক: অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস। আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-০৬১৩০৬-৮। স্বামী স্ত্রীকে পরিত্যাগ করে এবং স্ত্রী স্বামীকে; বয়স্ক আশ্রিতদের গ্রামে ফেলে রাখা হয়েছিল; বাচ্চা ও ছোট শিশুদের মাঝেমধ্যে পরিত্যাগ করা হয়েছিল। ১৯৪৩ সালের শেষার্ধে কলকাতায় পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, শহরটিতে পৌঁছে যাওয়া প্রায় অর্ধেক নিঃস্ব জনগোষ্ঠীর মধ্যে কিছু পরিবার ভাঙার ঘটনা ঘটেছে। **দুর্ভিক্ষ তদন্ত কমিশন (মে ১৯৪৫)। বঙ্গের উপর প্রতিবেদন (পিডিএফ নতুন দিল্লি: ম্যানেজার অফ পাবলিকেশন্স, ভারত সরকার প্রেস। বাংলা হল একটি বিস্তীর্ণ শ্মশান, ভূত ও অশুভ আত্মার মিলনস্থল, কুকুর, শেয়াল ও শকুন দ্বারা এতটাই আচ্ছন্ন একটি দেশ যে এটি একজনকে আশ্চর্য করে তোলে যে বাঙালিরা সত্যিই বেঁচে আছে নাকি কোন দূরবর্তী যুগ থেকে ভূত হয়ে গেছে। **বোস, সুগতা (১৯৯০)। "স্টার্ভেশন এমিস্টড প্লেন্টি: দ্য মেকিং অফ ফেমিন ইন বেঙ্গল, হোনান অ্যান্ড তোনকিন, ১৯৪২–৪৫ মর্ডান এশিয়ান স্টাডিস। ২৪ (৪ ৬৯৯–৭২৭। জামাকাপড়ের জন্য কবরস্থানে ডাকাতি, কাপড়ের জন্য বাইরের জায়গায় নারী-পুরুষের কাপড়চোপড় ডাকাতি এবং এখানে-ওখানে ছোটখাটো দাঙ্গার খবর পাওয়া গেছে। বিপথগামী খবরও এসেছে যে মহিলারা কাপড়ের অভাবে আত্মহত্যা করেছে হাজার হাজার নারী-পুরুষ কোমড়ে গোল করে মুড়িয়ে নেওয়ার মতো কাপড়ের অভাবে বাইরে তাদের স্বাভাবিক কাজে যেতে পারছে না। **নটরাজন, এ. এস ১৯৪৬)। সাম এসপেটস অফ দ্য ইন্ডিয়ান ওয়্যার ইকোনমি। বারোদা, ভারত: পদ্মজ পাবলিকেশন্স। ওসিএলসি ২৫৮৪৯৮৮৩। main পরিষ্করণের কোন কারণ ছাড়াই নিবন্ধসমূহ ট্যাগ করা হয়েছে cat নিবন্ধ যার পরিষ্করণ প্রয়োজন all সমস্ত পাতাসমূহের পরিষ্করণ প্রয়োজন [[বিষয়শ্রেণী:চিত্র সহ মন্তব্যের টেমপ্লেট PAGENAME কামিনী রায় ১২ অক্টোবর ১৮৬৪ ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৩৩) একজন প্রথিতযশা বাঙালি কবি, সমাজকর্মী ও লেখিকা। তিনি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা স্নাতক ডিগ্রিধারী ব্যক্তিত্ব। তিনি একসময় জনৈক বঙ্গমহিলা ছদ্মনামে লিখতেন। * নেপাল একটি প্রাচীন রাষ্ট্র যা ২৫০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিভিন্ন আকারে বিদ্যমান। প্রাচীন হিন্দু ও বৌদ্ধ সভ্যতার ধর্মীয় গ্রন্থে নেপালের অস্তিত্বের উল্লেখ রয়েছে। কাঠমান্ডু উপত্যকায় খননের সময় পাওয়া নিওলিথিক সরঞ্জামগুলি ইঙ্গিত দেয় যে মানুষ সুদূর অতীতে হিমালয় অঞ্চলে বাস করত। মহাভারত এবং অন্যান্য কিংবদন্তী মহাকাব্যে নেপালের সাথে সম্পর্কিত ভৌগলিক নাম এবং জাতিগত গোষ্ঠীর উল্লেখ রয়েছে, যেমন নেপালের কিরাত। প্রাচ্যের মূল্যবোধের প্রতি ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক আগ্রহ রয়েছে যেহেতু পূর্বের ধারণাগুলি যেমন অহিংসা, যোগ, নিরামিষ, নির্বাণ, কর্ম, ধ্যান এবং মননশীলতা, যা সমস্ত বুদ্ধের শিক্ষা দ্বারা অবহিত হয়েছে, বিশ্বব্যাপী ঘটনা হয়ে উঠেছে। তাই, বুদ্ধের দেশ হিসেবে নেপালের কাছে বিশ্বের কাছে অনেক কিছু দেওয়ার আছে এবং বিশ্ব নেপালের প্রতি ক্রমবর্ধমানভাবে আকৃষ্ট হচ্ছে এটি একটি শাংরি-লা রয়ে গেছে; এবং ঐতিহ্যগতভাবে ধ্যান ও চিন্তার দেশ হিসেবে পরিচিত দেশটি (ज्ञान भूमम तपो भूम বা জ্ঞান ভূমম্- তপো ভূমম্) এখনও এই অঞ্চলে এবং তার বাইরেও শান্তি অর্জনের জন্য কাজ করার প্রচুর সুযোগ দেয়। * নেপালের কৌশলগত অবস্থানের কারণে, এর অনুকূল জলবায়ু পরিস্থিতি, পর্যটকদের আশ্রয়স্থল হিসাবে এর খ্যাতি, চীনের তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসাবে, এমন একটি দেশ হিসাবে যা ঐতিহ্যগতভাবে নিরপেক্ষতা বা অসংলিপ্ততার নীতি অনুসরণ করে না শুধুমাত্র তার অবিলম্বে। প্রতিবেশী হলেও এই অঞ্চলের বাইরের অন্যান্য বড় শক্তির দেশ নেপাল বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ভালো অবস্থানে রয়েছে। * নেপাল কেন্দ্রে জনগণের কল্যাণের সাথে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পথ অনুসরণ করে নেপালের সংবিধান জাতীয় জীবনে আমাদের সমাজের সকল অংশের আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব এবং অংশগ্রহণের নিশ্চয়তা দেয়। এটি ফেডারেল ও প্রাদেশিক পার্লামেন্টে অন্তত ৩৩ শতাংশ এবং স্থানীয় পর্যায়ে ৪০ শতাংশ মহিলাদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে৷ ফলে রাজনীতি ও জাতীয় জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রে নারী, যুবক ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি কেবল তাদের ন্যায্য স্থানই নিশ্চিত করেনি বরং সমাজে গতিশীলতা, ন্যায়বিচার এবং ন্যায়পরায়ণতাও প্রবেশ করেছে। * সন্তান ভালােবাসবার আগে মাকে জিগ্যেস করে না, মা তুমি কি রূপসী, বা তুমি কি বিদুষী, বা তােমার ক্যাশবাক্সে কতাে টাকা আছে, বা তােমার স্বামী কি চাকরি করে? তার মা আছে এই তার ঐশ্বর্য। তার ভুবনজোড়া শান্তি। * আপনি যদি আপনার মায়ের গর্ভে ফিরে যেতে না পারেন তবে আপনাকে ভাল যোদ্ধা হতে শিখতে হবে। * যার মা আছে সে কখনই গরীব নয়। * আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা হলেন আমার মা। মায়ের কাছে আমি চিরঋণী। আমার জীবনের সমস্ত অর্জন তারই কাছ থেকে পাওয়া নৈতিকতা, বুদ্ধিমত্তা আর শারীরিক শিক্ষার ফল। * সন্তানেরা ধারালো চাকুর মত। তারা না চাইলেও মায়েদের কষ্ট দেয়। আর মায়েরা তাদের শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত সন্তানদের সাথে লেগে থাকে। * আমার বসার ঘরের দেয়ালে আমার মায়ের ছবি টাঙানো আছে, কারণ তিনিই আমার কাছে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ। * কোন একটা বিষয় মায়েদেরকে দুইবার ভাবতে হয়-একবার তার সন্তানের জন্য আরেকবার নিজের জন্য। * আমাদের পরিবারে মায়ের ভালোবাসা সবসময় সবচেয়ে টেকসই শক্তি। আর তার একাগ্রতা, মমতা আর বুদ্ধিমত্তা আমাদের মধ্যে দেখে আনন্দিত হই। * মা আমাদের সবসময় এটা বুঝাতে চাইতেন যে জীবনের চরম কষ্টের মূহুর্তগুলো তোমাদের হাসির কোন গল্পের অংশ হয়ে যাবে এক সময়। * সম্ভবত আমার দেখা সবচেয়ে আবেদনময়ী আমার মা। * আমার মা মনে করেন আমিই সেরা আর মা মনে করেন বলেই আমি সেরা হয়ে গড়ে উঠেছি। * মা হল পৃথিবীর একমাত্র ব্যাংক, যেখানে আমরা আমাদের সব দুঃখ, কষ্ট জমা রাখি এবং বিনিময়ে নেই বিনাসূদে অকৃত্রিম ভালোবাসা। * মা যেমন তাঁর নিজ পুত্রকে নিজের জীবন দিয়ে রক্ষা করে তেমনি সকল প্রাণীর প্রতি অপরিমেয় মৈত্রীভাব পোষণ করবে। * মায়ের অভিশাপ কখনো সন্তানের গায়ে লাগেনা। দোয়া গায়ে লাগে, অভিশাপ গায়ে লাগেনা। হাঁসের গায়ের পানির মত অভিশাপ ঝরে পড়ে যায়। * অসংখ্য কষ্ট, যন্ত্রণা পেয়েও মেয়েরা মায়ারটানে একটা ভালোবাসা, একটা সম্পর্ক, একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে চায়। এই জন্য মেয়েরা মায়াবতী আর মায়াবতীর কোনো পুরুষবাচক শব্দ নেই। * যেকোনো পুরুষই বাবা হতে পারে, কিন্তু প্রকৃত বাবা হতে কিছুটা বিশেষত্ব দরকার। * এই পৃথিবীতে আর কেউ কোনো মেয়েকে তার বাবার চেয়ে বেশি ভালোবাসতে পারে না । * একজন বাবা তার সন্তানকে ততটাই ভালো বানাতে চান, যতটা তিনি হতে চেয়েছিলেন। * একজন বাবার হৃদয় প্রকৃতির এক অপার স্থান। * মেয়েদের কাছে বাবার মানেই ভালোবাসার অপর নাম। * বাবাকে হারানোর মানে হলো মাথার ওপরে ছাদ হারিয়ে ফেলা। * একজন বাবার হওয়া উচিত তার ছেলের কাছে প্রথম হিরো এবং একটি মেয়ের কাছে তার প্রথম ভালোবাসা। * একজন বাবা বলেন না, তিনি তোমাকে ভালোবাসেন; বরং তিনি দেখিয়ে দেন, তিনি তোমাকে ভালোবাসেন। * একজন সফল বাবা তার চেয়েও সফল একজন সন্তানকে তৈরি করেন। * প্রত্যেক অসাধারণ মেয়ের পেছনেই একজন অসাধারণ বাবা রয়েছেন। Mode of invocation ট্যাগযুক্ত পাতা থেকে পাতা তৈরিকারককে বার্তা প্রদান ইতিহাস একীকরণ প্রয়োজন নেই, প্রশাশকের কাজ*/ নতুন অপর্যালোচিত নিবন্ধ প্রয়োজন নেই, পর্যালোচকের কাজ দিন আগে। আপনি কি তাঁকে বার্তা দিতে চান দিন আগে এবং তিনি এই পাতাটি দিন আগে তৈরি করেছেন, হয়তো প্রণেতা সর্বশেষ পরিবর্তনগুলোও করেননি। বার্তা দেওয়ার পূর্বে পাতার ইতিহাস যাচাই করে নিন। আপনি কি তাঁকে বার্তা দিতে চান দিন আগে এবং তিনি এই পাতাটি দিন আগে তৈরি করেছেন, হয়তো প্রণেতা সর্বশেষ পরিবর্তনগুলোও করেননি। বার্তা দেওয়ার পূর্বে পাতার ইতিহাস যাচাই করে নিন। আপনি কি তাঁকে বার্তা দিতে চান msg আপনি কি নিজেকে বার্তা দিতে চান alert("বার্তা প্রদান বাতিল করা হয়েছে alert("বার্তা প্রদান বাতিল করা হয়েছে alert("এই পাতাটি কোন ট্যাগ নেই alert("পাতা প্রকাশের সময় পাওয়া যায়নি alert("আপনার নাম পাওয়া যায়নি, সম্ভবত আপনি লগ আউট করেছেন alert("কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি, বার্তা প্রদান করা হয়নি if there is no tags বার্তা প্রদান করা হয়েছে, কিন্তু আপনার নজরতালিকায় যোগ করা যায়নি" alert("সফলভাবে বার্তা প্রদান করা হয়েছে *ভারতের সংবিধান এর ৩৫১তম অনুচ্ছেদে লেখা আছে "ইউনিয়নের দায়িত্ব হবে হিন্দি ভাষার প্রসারকে উন্নীত করা, এটিকে বিকশিত করা যাতে এটি সকলের মত প্রকাশের মাধ্যম হিসাবে কাজ করতে পারে। ভারতের যৌগিক সংস্কৃতির উপাদানগুলি এবং এর প্রতিভায় হস্তক্ষেপ না করে আত্তীকরণের মাধ্যমে এর সমৃদ্ধি সুরক্ষিত করার জন্য, হিন্দুস্তানি এবং ভারতের অন্যান্য ভাষায় ব্যবহৃত ফর্ম, শৈলী এবং অভিব্যক্তিগুলি অষ্টম তফসিল, এবং অঙ্কন করে, যেখানে প্রয়োজন বা পছন্দসই, তার শব্দভান্ডারের জন্য, প্রাথমিকভাবে সংস্কৃত এবং দ্বিতীয়ত অন্যান্য ভাষায়।" *ইউনিয়নের সরকারি ভাষা হবে দেবনাগরী লিপিতে হিন্দি এই সংবিধানের সূচনা থেকে পনের বছরের জন্য, ইংরেজী ভাষা হিন্দির পাশাপাশি ইউনিয়নের সমস্ত দাপ্তরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হবে **সাংবিধানিক বিধান, ভারতের সংবিধান, খণ্ড XVII 343 Elst, Koenraad 2014) এ উদ্ধৃত। হিন্দু মনের উপনিবেশকরণ: হিন্দু পুনরুজ্জীবনবাদের মতাদর্শগত বিকাশ। নয়াদিল্লি: রূপা, পৃ.6 * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * জনসাধারণের সৃজনীশক্তির উপর অবিশ্বাস (তাহাদের বুদ্ধি যথোচিত বিকশিত হয় নাই এই অছিলায়) মারাত্মক। যদি তাহাদিগকে উপযুক্তভাবে শিক্ষা দেওয়া যায়, তাহা হইলে তাহারা নিজেদের চালিত করার সঙ্গে সঙ্গে নেতাদেরও পরিচালিত করিতে পারিবে। জনসাধারণের উপর নেতৃত্বের আভিজাত্য প্রতিষ্ঠা চলিবে না। কেননা, জনসাধারণ যেমন পুরাতন ব্যবস্থা ধ্বংস করিয়াছে, তেমনি নূতনকেও গঠন করিবে। জনসাধারণের সহিত ধাত্রী বা স্কুলমাষ্টারের মত ব্যবহার করিও না। কেননা আমাদের পুঁথি-পুস্তক হইতে তাহারা যতটা শিক্ষালাভ করে তাহাদের নিকট হইতে আমরা তাহাপেক্ষা অধিকতর শিক্ষা লাভ করি। অতএব জনসাধারণের সহিত একত্র হইয়াই আমরা প্রকৃত শাসনতন্ত্র গঠন করিতে পারিব। ষ্ট্যালিন সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার, প্রকাশক- অগ্রণী বুক ক্লাব, প্রকাশসাল- ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দ, পৃষ্ঠা-১০১ * ফ্রান্স, সমস্ত মহান শিল্পে খ্যাতিমান, কোনটিই সর্বোচ্চ নয়। ম্যাথিউ আর্নল্ড দ্য স্ট্রেড রেভেলার এবং অন্যান্য কবিতা টু এ রিপাবলিকান ফ্রেন্ড আনু. মার্চ ১৮৪৮) * অপ্রত্যাশিত ঘটনা, বা পাশাপাশি ঘটতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলির কাকতালীয় ঘটনাগুলি ইতিহাসে তাদের ভূমিকা পালন করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ আমেরিকার দেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা, কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার উদ্ভবের সময় ঘটনাগুলির অপ্রত্যাশিত মিশ্রণ ১৮ শতকের শেষ দশকগুলিতে বিশেষভাবে শক্তিশালী ছিল। এই ঘটনাগুলির মধ্যে অনেকগুলি ফ্রান্সের ভাগ্যকে ঘিরে ধরেছিল, যার প্রভাব যুদ্ধে জয়ী হওয়ার সময় আর হেরে যাওয়ার সময়ও নির্ধারক ছিল। জিওফ্রে ব্লেইনি এ শর্ট হিস্ট্রি অফ দ্য ওয়ার্ল্ড ২০০০) * আমেরিকান জনগণের পক্ষ থেকে, আমি বিশ্বকে তার সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানাই। বাকিংহাম প্যালেসে, প্যারিসের রাস্তায় এবং বার্লিনের ব্র্যান্ডেনবার্গ গেটে বাজানো আমাদের জাতীয় সঙ্গীতের শব্দ আমেরিকা কখনই ভুলবে না। আমরা সিউলে আমাদের দূতাবাসের বাইরে প্রার্থনা করার জন্য জড়ো হওয়া দক্ষিণ কোরিয়ার শিশুদের বা কায়রোর একটি মসজিদে সহানুভূতির প্রার্থনাকে ভুলব না। আমরা অস্ট্রেলিয়া এবং আফ্রিকার নীরবতা এবং শোকের দিনগুলি ভুলব না জর্জ ডব্লিউ বুশ স্বাধীনতা এবং ভয় যুদ্ধে ২০ সেপ্টেম্বর ২০০১) * ব্রিটেন এবং ফ্রান্সকে যুদ্ধ এবং অসম্মানের মধ্যে একটি বেছে নিতে হয়েছিল। তারা অসম্মান বেছে নিয়েছে। আবার তাদেরকে যুদ্ধও লড়তে হবে। উইনস্টন চার্চিল, মিউনিখ চুক্তির পরে (১৯৩৮) হাউস অফ কমন্সে নেভিল চেম্বারলেইনের কাছে। * হে ফ্রান্স, তিরস্কারের সময় কেটে গেছে এবং আমরা বইয়ের মতো বন্ধ হয়ে গেছি; হে ফ্রান্স, হিসাবের দিন বাকি আছে। তাই আমাদের উত্তর পেতে প্রস্তুত থাকো! 'ব্যবহারকারী নামস্থানের লগে ভুক্তি যোগ করা হয়েছে make this to logPageName ? //বাংলা উইকির জন্য কাস্টমাইজেশন ও অনুবাদ User:Yahya User:SHEKH]] redirect এখানে একটু পরিবর্তন প্রয়োজন * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। ইতালির উত্তর সীমান্তে আল্পস পর্বতমালা সংলগ্ন ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া ও স্লোভেনিয়া অবস্থিত এবং দক্ষিণে সম্পূর্ণ ইতালীয় উপদ্বীপ, মেডিটারিয়ান সমুদ্র সংলগ্ন দুই মহাদ্বীপ সিসিলি ও সারদিনিয়া এবং আরো অনেক ছোট ছোট দ্বীপে পরিবেষ্টিত। সান মারিনো ও ভ্যাটিকান সিটি নামের দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র ইতালি অধিভুক্ত, অপরদিকে কাম্পিওনে দি'ইতালিয়া বহির্ভূত সুইজারল্যান্ড ধারণ করেছে। * ইতালীয়রা বলেছিল আপনি পুরাতন ক্যাসিয়াসের চেয়েও বড়'। আমরা আপনার নাম পছন্দ করি, আমরা আপনার খেলা পছন্দ করি, তাই আপনি যদি চান রোমকে আপনার বাড়ি বানিয়ে নিন। আমি বললাম আমি আপনার সদয় আতিথেয়তার প্রশংসা করি, কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখনও আমার দেশ। মোহাম্মদ আলী, ইতালির রোমে ১৯৬০ সালের অলিম্পিক গ্রীষ্মকালীন গেমসে স্বর্ণপদক জয়ের পর লেখা কবিতা, পৃ. ৩৫। সমস্ত ইতালি আমার কথায় শপথ করেছে । পুরো ইতালি আমার প্রতি আনুগত্যের শপথ করেছিল। অগাস্টাস ডিভাইন অগাস্টাসের আইন ২৫, লাইন ৩-৪ * ইতিমধ্যে ছয়টা বাজে; আমি শুধু স্বপ্নের মাঝখানে ছিলাম। আমি ভ্যালেন্টিনোকে চুম্বন করছিলাম, স্ফটিক-নীল ইতালীয় স্রোতে। দ্য ব্যাঙ্গলস ম্যানিক সোমবার ডিফারেন্ট লাইট ১৯৮৬) * ইতালি, আমার ইতালি! কুইন মেরির উক্তিটি আমার জন্য কাজ করে (যখন ভাগ্যের বিদ্বেষ তার ক্যালাইস হারিয়েছিল আমার হৃদয় খুলুন এবং আপনি এর ভিতরে ইতালির কবরই দেখতে পাবেন ইতালি'।" রবার্ট ব্রাউনিং দে গুস্তিবাস দ্বিতীয়।'' * অকৃতজ্ঞ ফ্লোরেন্স! দান্তে দূরে ঘুমায়, স্কিপিওর মতো, উপকূলে সমাহিত। * ভেনিস একসময় প্রিয় ছিল, সমস্ত উত্সবের মনোরম জায়গা, পৃথিবীর উচ্ছ্বাস, ইতালির মাস্ক। লর্ড বায়রন চাইল্ড হ্যারল্ডস পিলগ্রিমেজ ১৮১৮ ক্যান্টো IV, স্তবক ৩। * ইতালির যুবকদের অভিযোগ, দৃশ্যত, তাদের ৭২ বছর না হওয়া পর্যন্ত বাড়িতে থাকতে হবে কিন্তু এর কারণ তারা বন্ধক রাখার পরিবর্তে তাদের সমস্ত অর্থ স্যুট এবং কফি এবং আলফা রোমিওসে ব্যয় করে। জেরেমি ক্লার্কসন দ্য ওয়ার্ল্ড অনুযায়ী ক্লার্কসন ২০০৫ পি. ২৫৯ * ইতালির কথা বলতে গেলে, রোম্যান্স একবারের জন্য অতিরঞ্জিত করার জন্য বাদ দিয়েছেন। বেঞ্জামিন ডিসরায়েলি থেকে আইজ্যাক ডিজরায়েলি তার ইতালি সফরের সময় (২ সেপ্টেম্বর ১৮২৬ উইলিয়াম ফ্ল্যাভেল মনিপেনি এবং জর্জ আর্লে বাকল দ্য লাইফ অফ বেঞ্জামিন ডিজরালি, আর্ল অফ বিকনসফিল্ড-এ উদ্ধৃত। ভলিউম আই. ১৮০৪-১৮৫৯ ১৯২৯ পৃ. ১০৪ টি] নরকের গভীরতম স্তরটি বিশ্বাসঘাতকদের জন্য সংরক্ষিত। বিশ্বাসঘাতক কেন? কারণ তারা সমাজে জীবনকে অসম্ভব করে তোলে। মধ্যযুগীয় ইতালিতে, শহরগুলি একে অপরের সাথে ঘন ঘন যুদ্ধের অবস্থায় ছিল। রাতে যখন তারা শহরের গেটগুলো বন্ধ করে দিত, তখন শহরের সবাইকে বিশ্বাস করতে হতো যে রাতের বেলা কেউ দরজা খুলে শত্রুর সৈন্যদের ঢুকতে দেবে না। সেই ভরসা না থাকলে ঘুমাতে পারত না। তোমার প্রতিবেশী তোমাকে এবং সবাইকে শত্রুর কাছে ধরিয়ে দেবে এই ভয়ে তুমি বাঁচতে পারোনি। সবাইকে অন্য সবার থেকে বিচ্ছিন্ন করা এবং ভয়ের মধ্যে বসবাস করা এটি ছিল নরক। রড ড্রেহার রেড গার্ডস তারপর, ব্ল্যাক গার্ডস নাও ২৩ জুন ২০২০ আমেরিকান রক্ষণশীল'' * ইতালি, ইতালি, ওহে যাকে ভাগ্য তৈরি করেছে, সৌন্দর্যের অসুখী উপহার, যেখানে আপনার কাছে রয়েছে অসীম দুর্দশার মারাত্মক যৌতুক যা কপালে লেখা রয়েছে মহান দাড়ি দরজার জন্য। ইতালিয়া হে ইতালিয়া! তুমি যার কাছে সৌন্দর্যের মারাত্মক উপহার আছে, যা বর্তমান দুর্দশা এবং অতীতের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার দাফন হয়ে উঠেছে, তোমার মিষ্টি ভ্রুতে দুঃখ লাঙ্গল দ্বারা লাঙ্গল করা হয়েছে, এবং অগ্নিশিখার অক্ষরে কবর দেওয়া হয়েছে ভিসেঞ্জো ফিলিকাজা ইতালিয়া লর্ড বায়রনের ইংরেজি রেন্ডারিং চাইল্ড হ্যারল্ড ক্যান্টো IV, সেন্ট ৪২। * আল্পসের ওপারে ইতালি অবস্থিত। জেমস উইলিয়াম ফোলি গ্র্যাজুয়েশন টাইম এক্সপ্রেশন লিভি আব উরবে বিকে ২১ ৩০ এ পাওয়া গেছে। * পাশে সমস্ত ইতালি জুড়ে, একজন কি খুঁজে পায়, কিন্তু চাই এবং গর্ব? কুসংস্কার মূর্খতার প্রহসন, ক্ষয়, দুর্দশা এবং বিষণ্ণতা: স্বৈরাচারী শক্তির হানাহানি, একটি দেশ ধনী, এর মালিকরা দরিদ্র; জনবসতিহীন শহর, এবং জমিগুলি অনাবাদি, দেহগুলি বস্ত্রহীন, এবং মুখগুলি অপূর্ণ। অভিজাতরা দুর্ভাগ্যজনকভাবে মহান, আঁকা গম্বুজ এবং খালি অবস্থায়, কাজ করতে খুব গর্বিত, খাওয়ার জন্য খুব দরিদ্র, কোন শিল্প নিকৃষ্টভাবে নিয়োগ করে না, তারা অনুমোদন করে না, উপভোগ করা উচিত নয়। দুঃখ থেকে প্রস্ফুটিত প্রত্যেকেই একজন সাধু জন্মায়, তিনি অলসতা থেকে প্রার্থনা করেন এবং ইচ্ছা থেকে উপবাস করেন। জন হার্ভে, ২য় ব্যারন হার্ভে (১৭২৯ জেরেমি ব্ল্যাক দ্য ব্রিটিশ অ্যান্ড দ্য গ্র্যান্ড ট্যুর ১৯৮৫ পি. ১৭৪ আমি] ইতালিতে, বোরগিয়াসের অধীনে ত্রিশ বছর ধরে, তারা যুদ্ধ, সন্ত্রাস, হত্যা এবং রক্তপাত করেছিল, কিন্তু তারা মাইকেলেঞ্জেলো, লিওনার্দো দা ভিঞ্চি এবং রেনেসাঁ তৈরি করেছিল। সুইজারল্যান্ডে তাদের ভ্রাতৃপ্রেম ছিল এবং তাদের ৫০০ বছরের গণতন্ত্র ও শান্তি ছিল । এবং যে কি উত্পাদন? কোকিলের ঘড়ি। গ্রাহাম গ্রিন যেমন "এ পয়েন্ট অফ ভিউ: অত্যাচারীরা শিল্পের জন্য ভাল আগস্ট ২০১২ বিবিসি নিউজ'' ইতালীয় প্রবাদ একটি সাধারণ অভিব্যক্তি যখন ইতালি পুনর্মিলনের প্রক্রিয়ায় ছিল * আমি ১৮৭০ সালে উত্তর দিকে ভ্রমণ করছিলাম, চার মাস কাটানোর পর, প্রথমবার, ইতালিতে। এটা ছিল জানুয়ারির মাঝামাঝি, এবং আমি নিজেকে খুঁজে পেয়েছি, অপ্রত্যাশিতভাবে, বাকি শীতের জন্য ইংল্যান্ডে ফিরে যেতে বাধ্য হলাম। এটি একটি অসহনীয় হতাশা ছিল; আমি হতভাগা এবং ভগ্নহৃদয় ছিলাম। সেই সময়ে ইতালি আমার কাছে পৃথিবীর অন্য যেকোন কিছুর চেয়ে এত ভালো মনে হয়েছিল যে, ভোজের মাঝখানে টেবিল থেকে উঠা আমার বাকি দিনগুলির জন্য ক্ষুধার্ত থাকার সম্ভাবনা ছিল। হেনরি জেমস ফ্রান্সে একটি ছোট সফর অধ্যায় XXXIII: ফ্রান্সে একটি ছোট সফর , * একজন মানুষ যিনি ইতালিতে যাননি, সর্বদা একটি হীনমন্যতা সম্পর্কে সচেতন থাকেন, তার না দেখে একজন মানুষ যা দেখা উচিত তা প্রত্যাশিত। স্যামুয়েল জনসন বসওয়েল লাইফ অফ জনসন । সিসিলিয়ানদের তারা কখনই উন্নতি করতে চায় না। তারা নিজেদের নিখুঁত মনে করে। তাদের অহংকার তাদের দুঃখের চেয়ে বড়। বার্ট ল্যাঙ্কাস্টার দ্য লেপার্ড ১৯৬৩)। * ইতালি, ফ্রান্সের পরে এবং সম্ভবত একই মাত্রায়, যে ভূমিতে দেশ প্রেম তার বাসিন্দাদের হৃদয়ে গভীরতম শিকড় রয়েছে। বাস্তবতা হল প্রকৃতি হয়তো আর কোথাও তার জাদু ও প্রলোভনে এতটা উচ্ছৃঙ্খল ছিল না। অতএব, যদিও ইতালি, সিজারদের পতনের পর থেকে, ইউরোপীয় লোভের বস্তু, শক্তিশালী প্রতিবেশীদের চিরন্তন যুদ্ধক্ষেত্র এবং সবচেয়ে ভয়ঙ্কর এবং দীর্ঘস্থায়ী গৃহযুদ্ধের থিয়েটার, তার সন্তানেরা সবসময় তাকে ছেড়ে যেতে অস্বীকার করেছে। জেনোয়া এবং ভেনিস দ্বারা এশিয়ার উপকূলে দ্রুত নিক্ষিপ্ত কিছু বাণিজ্যিক উপনিবেশের জন্য সংরক্ষণ করুন ইতিহাস আসলে ইতালিতে জনসংখ্যার কোনও গুরুত্বপূর্ণ বহির্মুখী গতিবিধি রেকর্ড করেনি। আলফ্রেড লেগয়েট (১৮৬১) উদ্ধৃত করেছেন: * ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এর অনেক দেশ, যারা জাতিসংঘে সংঘাতের শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তির জন্য উদ্যোগ নিত, তারা এখন মার্কিন/ন্যাটো ফ্রন্টের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ সম্পদ । আফগানিস্তান, ইরাক, লিবিয়া ইত্যাদিতে মার্কিন/যুক্তরাজ্য/ন্যাটো যুদ্ধের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের জন্য অনেক দেশও জড়িত । মিলিটারি-ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্সের বিরক্তিকর সম্প্রসারণে মাইরেড ম্যাগুইর কমন ড্রিমস ১৪ অক্টোবর ২০১৪) ইতালির ভাইয়েরা,ইতালি জেগে উঠেছে,সিপিওর হেলমেট দিয়েমাথা বেঁধেছে।'' ইতালির ভাইয়েরা, ইতালি জেগে উঠেছে, তার মাথায় স্কিপিওর হেলমেট বেঁধেছে । Il Canto degli Italiani গফ্রেডো মামেলির গান ইতালীয় জাতীয় সঙ্গীত (১৮৪৭) ইতালিতে, যারা বিদেশে নিজেদের জাহির করে তাদের বিবেচনা করা হয় না।'' ইতালিতে, যারা অন্য দেশে নিজেদের জন্য নাম তৈরি করে তাদের উপেক্ষা করা হয়। আলেসান্দ্রা মার্টিনেস যেমন আলেসান্দ্রা মার্টিনেস-এ উদ্ধৃত হয়েছে প্যারিস আমার প্রতিভাকে পুরস্কৃত করে কিন্তু ইতালি প্রায়শই আমাকে উপেক্ষা করে কোরিয়ারে ডেলা সেরা ৮-২৬-২০০৮) * ফ্রান্স বিদ্যমান যাতে আপনি ইতালিতে গাড়ি চালাতে পারেন। * আমরা যারা ইতালিয়াকে ঝাঁকুনিতে দেখেছি, অর্ধেক উঠেছি কিন্তু মাটিতে ফেলে দিতে হবে, এবং এখন, গমের পাকা ক্ষেতের মতো যেখানে একবার লাঙ্গল চালিত হয়েছিল, সমস্ত উদার হিসাবে তিনি ন্যায়পরায়ণ, আমরা তাদের কথা মনে করি যারা জীবনের নিঃশ্বাস উড়িয়ে দিয়েছিল তার ফ্রেম: ক্যাভোর ম্যাজিনি গ্যারিবাল্ডি তিন: তার মস্তিষ্ক, তার আত্মা, তার তলোয়ার; এবং তার বিনামূল্যে ধ্বংসাত্মক বিরোধ সেট, একটি উজ্জ্বল লক্ষ্য সঙ্গে. * আমি এখন শেষ পরিদর্শন থেকে ফিরে এসেছি। এই ৭২টি অবিরাম ঘন্টায় ঘুমের ঘন্টাগুলি এক হাতের আঙুলে গণনা করা যেতে পারে এবং আমার সহ নাগরিকদের জন্য, আমার জমির জন্য হাজারো চিন্তায় বাধা দেওয়া যেতে পারে। আমাদের অগণিত বিপর্যয় এবং খোলা ফ্রন্ট রয়েছে কাতিয়া পিকার্ডো, রোসিগ্লিওনের মেয়র ইতালি: ১২ ঘন্টায় ২৯ ইঞ্চি বৃষ্টি চরম আবহাওয়ার দেশ হিসাবে নতুন ইউরোপীয় রেকর্ড স্থাপন করেছে অক্টোবর ৭, ২০২১) * মরিয়া সাগরে দীর্ঘক্ষণ ঘোরাঘুরি করবে না, তোমার হাইসিন্থ চুল, তোমার ক্ল্যাসিক মুখ, তোমার নায়াদ বাতাস আমাকে সেই গৌরবে ঘরে এনেছে যা গ্রীস ছিল এবং যে মহিমা ছিল রোম। এডগার অ্যালেন পো হেলেন । সব নয় তাদের অধিকাংশই হ্যাঁ।'' সব নয় কিন্তু একটি ভাল অংশ ভাল অংশ হল বুওনা পার্টে বুওনাপার্টের উদ্দেশ্য)। একজন মহিলার দ্বারা অনুমিত প্রতিক্রিয়া যিনি তাকে শুনেছেন। এটি ইতালি, দেবতাদের কাছে পবিত্র'' এটি ইতালি, দেবতাদের কাছে পবিত্র ভূমি । প্লিনি দ্য এল্ডার ন্যাচারালিস হিস্টোরিয়া বুক III, সেকেন্ড। ৪৬. * আমার আত্মা আজ অনেক দূরে ভেসুভিয়ান উপসাগরে যাত্রা করছে টমাস বুকানান রিড ড্রিফটিং । * ইতালি, এবং বসন্ত এবং প্রথম প্রেম সব একসাথেই বিষন্নতম ব্যক্তিকে খুশি করতে যথেষ্ট। বার্ট্রান্ড রাসেল বার্ট্রান্ড রাসেলের আত্মজীবনী ‎ ১৯৬৭ পৃ. ১৮৫। * কত সুন্দর সূর্যাস্ত যখন স্বর্গের আভা তোমার মতো দেশে নেমে আসে, তুমি নির্বাসিতদের স্বর্গ, ইতালি! পার্সি বাইশে শেলি জুলিয়ান এবং ম্যাডালো লাইন ৫৫-৫৭। * ইতালির কিছু জে, যার মা তার চিত্রকর্ম ছিল, তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে: বেচারা আমি বাসি, ফ্যাশনের বাইরে একটি পোশাক। উইলিয়াম শেক্সপিয়ার সিম্বেলাইন ১৬১১ আইন iii, দৃশ্য ৪। * গর্বিত ইতালির ফ্যাশনের রিপোর্ট, যার আচার-ব্যবহার এখনও আমাদের কৃপণ জাতি বেস অনুকরণে লিম্পস করে। উইলিয়াম শেক্সপিয়ার রিচার্ড II আইন ii, দৃশ্য ১। যেহেতু অসারতাকে আপত্তিকর করার ভয় কম থাকে, ইতালিতে একজন খুব দ্রুত ঘনিষ্ঠতার সুরে এবং ব্যক্তিগত জিনিস বলার সময় পৌঁছে যায়।'' কারণ ইতালিতে হতবাক অসারতার সামান্য ভয় নেই, লোকেরা খুব দ্রুত একটি অন্তরঙ্গ স্বন গ্রহণ করে এবং ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। স্টেন্ডহাল লা চার্ট্রিউস ডি পারমে দ্য চার্টারহাউস অফ পারমা ১৮৩৯ অধ্যায় ৬। * যথেষ্ট, যথেষ্ট, যথেষ্ট! আর বল না! পুরো ব্যাপারটা গলদ! বলুন সৃষ্টিকর্তা মাইকেল অ্যাঞ্জেলোর ডিজাইন থেকে ইতালি তৈরি করেছেন! মার্ক টোয়েন ইনোসেন্টস অ্যাব্রোড । টোয়েন হাস্যকরভাবে পর্যটকদেরকে বলা হচ্ছে যে ইতালির প্রতিটি স্মৃতিস্তম্ভ "মাইকেল অ্যাঞ্জেলো" দ্বারা ডিজাইন বা আঁকা হয়েছিল, যা মাইকেল অ্যাঞ্জেলোর ঐতিহাসিক তাত্পর্য সম্পর্কে অবজ্ঞা ছিল । * আমার ইতালি থাকলে আপনার কাছে মহাবিশ্ব থাকতে পারে। Giuseppe Verdi মাইকেল অ্যাঞ্জেলো মুসমাননো আমেরিকায় ইতালীয়দের গল্প ১৯৬৫ পি. ২৫৫। পরাক্রমশালী রোমানরা ইতালিকে পুণ্যের মাধ্যমে প্রচার করুক'' রোমান বংশ শক্তিশালী হতে দিন, ইতালীয় বীরত্ব দ্বারা আমি ধার্মিক এনিয়াস, বন্দী যাদেরকে আমি শত্রু পেনাটসের বহর থেকে আমার সাথে চড়েছি, যারখ্যাতি বাতাসের উপরে পরিচিত।আমি বৃহস্পতির শীর্ষ থেকে ইতালি, দেশ এবং জাতি খুঁজছি'' আমি ধার্মিক Aeneas, যিনি আমার Penates বহন করে, শত্রুর কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া, আমার সাথে আমার বহরে, ইথারের উপরে আমার খ্যাতি দ্বারা পরিচিত। আমি আমার জন্মভূমি, ইতালি এবং সর্বোচ্চ জোভ থেকে একটি জাতি খুঁজছি ভার্জিল Aeneid বুক I, লাইন ৩৭৮-৩৮০। * ইতালিতে, বোরগিয়াসের অধীনে ত্রিশ বছর ধরে, তারা যুদ্ধ, সন্ত্রাস, হত্যা এবং রক্তপাত করেছিল তারা মাইকেলেঞ্জেলো, লিওনার্দো দা ভিঞ্চি এবং রেনেসাঁ তৈরি করেছিল । সুইজারল্যান্ডে, তাদের ভ্রাতৃপ্রেম এবং পাঁচশ বছরের গণতন্ত্র ও শান্তি ছিল, এবং তারা কী উত্পাদন করেছিল? কোকিলের ঘড়ি! অরসন ওয়েলস গ্রাহাম গ্রিন ফিল্ম দ্য থার্ড ম্যান ১৯৪৯ এ হ্যারি লাইম চরিত্রে । * ইতালি একটি ভৌগলিক নাম। ইতালি শুধুমাত্র একটি ভৌগলিক অভিব্যক্তি. ক্লেমেন্স ওয়েনজেল, প্রিন্স ভন মেটারনিচ থেকে লর্ড পামারস্টন (১৮৪৭ তার লেটার টু কাউন্ট প্রোকেশ-ওস্টেন (নভেম্বর ১৯, ১৮৪৯ প্রকেশ II ৩৪৩-এর চিঠিপত্রে রিপোর্ট করেছেন; সর্বপ্রথম মেটারনিচ তার মহান শক্তির প্রতি স্মারকলিপিতে ২ আগস্ট, ১৮১৪) ব্যবহার করেছিলেন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। //অপসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণ ট্যাগ যোগ করার জন্য সহায়ক স্ক্রিপ্ট //বাংলা উইকিউক্তির জন্য কাস্টমাইজেশন করেছেন summary দ্রুত অপসারণ প্রস্তাবনা দিয়েছেন", redirect এখানে একটু পরিবর্তন প্রয়োজন alert("ট্যাগ যোগ করা যায় নি | updated ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | name ট্যাগ সংযোজন সরঞ্জাম * অতঃপর আপনার ব্রাউজারের ক্যাশে পরিষ্কার করুন। *এক ক্লিকে অপসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণ ট্যাগ যুক্ত করে। *যে পাতায় অপসারণ ট্যাগ যুক্ত করা হবে সেই পাতার সৃষ্টিকারীকে বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে দেবে। *তবে সকল অপসারণ ট্যাগ যুক্ত করলেই এটি ঐ পাতার সৃষ্টিকারীর কাছে বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে দেবে না। উদাহরণস্বরূপ: ভুলক্রমে তৈরি পাতা, লেখকের অনুরোধে, ব্যবহারকারীর অনুরোধ অস্তিত্বহীন ব্যবহারকারীর পাতা ইত্যাদি। *অপসারণ বাদে অন্য ট্যাগ যুক্ত করলে এটি বিজ্ঞপ্তি পাঠাবে না। অনুবাদ কেউ ভাবতে পারে যে পারিবারিকভাবে ঠিক করা বিয়ে সেকেলে হয়ে গেছে কিন্তু বাস্তবে, এটি আগের মতোই গুরুত্বপূর্ণ রয়ে গেছে কেননা আমাদের সমাজ কখনই পরিবর্তন হবে না"। গুরুজনরা বলতেন, ঘটকালি একটি মহৎ কাজ, সওয়াবের কাজ। সে কারণেও আমার কাজে আমি আত্মতৃপ্তি খুঁজে পাই। সবচেয়ে বড় যে কথা, দীর্ঘদিন ধরে বিয়ে হচ্ছে না-এমন কোনো মেয়ের যখন বিয়ে দিতে পারি, তার মা-বাবা জড়িয়ে ধরে যখন হাউমাউ করে কাঁদেন, সে স্মৃতি কখনোই ভুলতে পারি না। মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে এ জন্য আমি ভীষণ কৃতজ্ঞ। যত দিন সুস্থভাবে বেঁচে থাকি এ কাজটাই করে যেতে চাই।" বিয়ের ঘটকালি যখন বেশি বেশি করতে শুরু করলাম, তখন এ-বাড়ি, ও-বাড়ি যেতাম। পরিচিত লোকজন লক্ষ্য করতো আমি একটু আগেই এ-বাড়িতে ছিলাম, অথচ হঠাৎ অন্য বাড়িতে চলে গেছি। তখন তারা বলতো- পাখি চড়ে ডালে ডালে, আর তুমি চলো মানুষের বাড়ি বাড়ি! একজন একদিন বললো, তুমি এতো দ্রুত পাখির মতো এ-বাড়ি থেকে ও-বাড়ি যাতায়াত করো, তোমার নাম ‘পাখি ভাই’ নাকি? এভাবে মানুষের মুখে মুখে আমার নাম ‘ঘটক পাখি ভাই’ হয়ে গেছে।" আমার ক্লায়েন্টের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে তবে এটা সত্য যে কিছু লোক এখন অনলাইন বৈবাহিক সাইট পছন্দ করছে।" অনুবাদ যাইহোক, প্রতিটি ঘটক একদিক থেকে সম্মত হয়েছিল তা হল গত দশকে ব্যবসার ডিজিটালকরণের সাথে আসা পরিবর্তন। এটি কেবল এই ক্ষেত্রের প্রযুক্তিতে পটু নবাগতদের ক্ষেত্রেই ঘটেনি, দেশের পুরোনোতম ঘটকদের উপরেও ডিজিটালকরণের হাওয়া বয়ে গেছে।" অধ্যবসায় হচ্ছে কোনো নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অবিরাম সাধনা বা ক্রমাগত চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। *আমার আবিষ্কার প্রতিভা-প্রসূত নয়; বহু বছরের অধ্যবসায় ও নিরবচ্ছিন্ন সাধনার ফল। * অতি সামান্য দ্রব্য গঠন করিতে অনেক চেষ্টা, অনেক অধ্যবসায়, অনেক পরিশ্রম এবং অনেক কলকারখানার আবশ্যক। *প্রতিভা বলতে কিছুই নেই, পরিশ্রম করে যাও প্রতিভাকে অগ্রাহ্য করতে পারবে। *প্রতিভার একভাগ হচ্ছে প্রেরণা, আর নিরানব্বই ভাগই হচ্ছে কঠিন পরিশ্রম বা অধ্যবসায়। *সাধারণ প্রতিভা এবং অসাধারণ অধ্যবসায় দিয়ে সমস্ত কিছু অর্জনযোগ্য। *সহিংসতার চেয়ে অধ্যবসায় বেশি বিরাজমান। অনেক জিনিস সবাই একসাথে থাকলে কাটিয়ে উঠতে পারে না, অল্প অল্প করে নেওয়া হলে নিজেকে তুলে ধরে। *আমি মনে করি একজন সফল মানুষ একজন সাধারণ ব্যক্তি যিনি অপ্রতিরোধ্য বাধা সত্ত্বেও অধ্যবসায় এবং সহ্য করার শক্তি খুঁজে পান। *কখনোই হার মানবেন না, কখনোই হার মানবেন না, কখনোই না, কখনোই না, কখনোই না— বড় বা ছোট, বড় বা তুচ্ছ কিছুই না—সম্মান এবং ভালো বোধের প্রত্যয় ব্যতীত কখনোই হার মানবেন না। উইনস্টন চার্চিল হ্যারো স্কুল, হ্যারো, ইংল্যান্ডে বক্তৃতার সময় (২৯ অক্টোবর, ১৯৪১)-বইয়ের নাম: উইনস্টন এস. চার্চিল: হিজ কমপ্লিট স্পিচস; লেখক:রবার্ট রোডস জেমস, ভলিউম:৬, পৃ.৬৪৯৯; প্রকাশ:১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দ। অধ্যবসায় হল সৌভাগ্যের জননী এবং অলসতা এর বিপরীত। এটি কখনই কোনো মানুষকে তার শুভকামনার লক্ষ্যে নিয়ে যায়নি। *শুধু মনে রাখবেন, আপনি আপনার মন স্থির করে এমন যেকোনো কিছু করতে পারেন, তবে এটি পদক্ষেপ, অধ্যবসায় এবং আপনার ভয়ের মুখোমুখি হতে হবে। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। উভয় দেশের সম্পর্ক খুবই ভাল। অনেকটা স্বামী–‌স্ত্রীর সম্পর্কের মতো। টুকটাক মতানৈক্য থাকলেও মিটে যায়।" বৈশ্বিক মন্দায় অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের মানুষ ভালো আছে। আমরা সুখে আছি, বেহেশতে আছি। বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হয়ে যাবে, একটি পক্ষ এমন প্যানিক ছড়িয়ে আতঙ্ক সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। এটার কোনো ভিত্তি নেই।" আপনারা সবাই আমারে খায়া ফেললেন।" আমি ভারতে গিয়ে বলেছি, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে। তাকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার, আমি ভারতবর্ষের সরকারকে সেটা করতে অনুরোধ করেছি।" * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। আমার নামের পেজ কিভাবে বানাতে পারি== আমি কিভাবে Wikiquote এ আমার নামের পেজ তৈরী করতে পারি? এ সম্পর্কে আপনার মতামত বা পরামর্শ জানাতে ব্যবহারকারী sender আমার আলাপ পাতায় বার্তা দিতে পারেন। উইকিউক্তিতে আপনার যাত্রা শুভ হোক। ধন্যবাদ। sign এ সম্পর্কে আপনার মতামত বা পরামর্শ জানাতে ব্যবহারকারী আলাপ sender আমার আলাপ পাতায় বার্তা দিতে পারেন। উইকিউক্তিতে আপনার যাত্রা শুভ হোক। ধন্যবাদ। sign বিষয়শ্রেণী: পাতা যেটি শিরোনাম প্যারামিটারসহ এম্বেডকৃত তথ্যছক টেমপ্লেট ব্যবহার করছে root:wikitext বিষয়শ্রেণী:নিবন্ধ যেটি তথ্য সারি ছাড়া তথ্যছক টেমপ্লেট ব্যবহার করছে error('preprocessArgs উপসর্গ ছকে অকার্যকর ইনপুট সনাক্ত হয়েছে 2) cat বিষয়শ্রেণী:থাম্বনেইল চিত্রসহ তথ্যছক ব্যবহার করা পাতা [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] * সচেতনতা ছাড়া স্বাধীনতা বিপজ্জনক। * যখন আপনি জীবনের সাথে যুক্ত থাকেন, তখন আপনি স্বভাবতই আনন্দময় থাকেন। জীবনের থেকে বিচ্ছিন্ন হলেই আপনি মানসিকভাবে বিশৃঙ্খল হয়ে ওঠেন। * অস্তিত্বের বৃহত্তম শক্তি হলো চেতনা, আর সেটা স্বয়ং তুমি। * শিশুরা বড়দের কথা শোনে না। ওরা মনোযোগ দিয়ে দেখে। * স্বর্গ ও নরক কোনো ভৌগোলিক অবস্থান নয়, শুধুমাত্র অনুভূতির ভিন্ন মাত্রা। * চিন্তা করা হলো সেই তথ্যগুলোর পূর্ণব্যবহার, যা অতীতে আমরা জড়ো করেছি। * জীবন হল সময় ও শক্তির নৃত্য। এ দুটিকে সঠিক ছন্দে রাখাটাই হল জীবনের সৌন্দর্য। * অস্তিত্বে সবকিছুর গতিই বেগবান; হয় এর সঙ্গে এগিয়ে চলো অথবা এর উর্ধে উঠে যাও। * যদি বলিষ্ঠ জীবনযাপন করতে চান, তাহলে প্রতিনিয়ত পঞ্চভূতের সংস্পর্শে থাকতে হবে। * দায়িত্বের অর্থ হলো, জীবনে ঘটতে থাকা যে কোনো পরিস্থিতির মোকাবিলায় সক্ষম হওয়া। * আপনি যদি 'জীবন'-এর প্রতি প্রাণোচ্ছ্বল থাকেন, আপনার কখনও একঘেয়েমি লাগবে না। কিন্তু আপনি মনের জগতে বাস করলে সব কিছু একঘেয়ে লাগবে কারণ মনের প্রকৃতি হল পুনরাবৃত্তি করে চলা। * ধ্যান কোনও কাজ নয় যা আপনি করেন, এটা একটা গুণ যা আপনি অর্জন করেন। ধ্যান আপনি করতে পারেন না কিন্তু আপনি ধ্যানমগ্ন হতে পারেন। * আপনি আপনার অন্তরে কেমন আছেন তার চেয়ে অন্যান্য মানুষের সামনে আপনাকে কেমন দেখায় তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। নিজের সাথে এইরকম করা শুরু করলে কষ্ট-পাওয়া অনিবার্য। * ভালোবাসার বিষয়বস্তু রসালো কথাবার্তা নয়। এটা সততা এবং প্রতিশ্রুতির এক গভীর বোধ। * নিজের খোলকের বাইরে না বেরোলে আপনি মূর্খ ছাড়া আর কিছুই নন। * এক স্তরে জীবন প্রাণবন্ত এবং সক্রিয় আর অন্য স্তরে এটা একদম স্থির। অভ্যন্তরীণ স্থিরতা বাহ্যিক সক্রিয়তাকে পরিপুষ্ট করে। * কেউ যোগের প্রক্রিয়ার প্রতি নিষ্ঠাবান হলে, সেটা তার জীবনকে পরম লক্ষ্যে পৌঁছে দেবে। * যখন আপনার ভালোবাসা, আনন্দ এবং শান্তি, অন্য কারোর উপর নির্ভর করে তখন কোনোভাবেই আপনি সবসময় প্রেমময়, আনন্দময় এবং শান্তিপূর্ণ হতে পারবেন না। * গুরু এমন কেউ নন যিনি আপনাকে সান্ত্বনা দেন। গুরু হলেন তিনি যিনি আপনাকে আপনার মধ্যে থাকা সকল সীমাবদ্ধতাগুলিকে যাতে আপনি নিজেই ধ্বংস করেন তার জন্য আপনাকে ইচ্ছুক করে তোলেন। * আপনার সন্তানদের জন্য  সবচেয়ে ভালো জিনিস যা আপনি করতে পারেন তা হল তাঁরা যেমন হয়ে জন্মেছিল তাঁদের তেমনটাই রাখা  – এক সক্রিয় বুদ্ধিমত্তা, চূড়ান্ত অভিমত হীন। * আপনার মধ্যে যদি কোনও আগুন না-থাকে, আপনি কীভাবে কাউকে অনুপ্রাণিত করবেন। আপনি যদি অনুপ্রাণিত করতে চান, তাহলে আপনাকে তীব্রভাবে জ্বলতে হবেই। * শিশুরা কোনও কিছু লক্ষ্য করা এবং কোনও কিছুর সাথে যুক্ত থাকার মাধ্যমে বেড়ে উঠে, শিক্ষা এবং দর্শনের মাধ্যমে নয়। আপনার সন্তানকে আপনি যে ধরনের মানুষ হতে দেখতে চান, তার এক জীবন্ত উদাহরণ হয়ে উঠুন। * আপনি যে পরিবেশে বাস করেন সেটা যদি আপনাকে গড়ে তোলে, তাহলে আপনি নিজেকে নেতা বলতে পারেন না। আপনি যে পরিবেশে বাস করেন সেটাকে যদি আপনি গড়ে তোলেন, কেবল তখনই আপনি নিজেকে নেতা বলতে পারেন। * সততা এবং ন্যায়পরায়ণতা এক সফল জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। * যোগ হল আপনার বিনিয়োগ আপনার শরীর, মন ও আবেগের থেকে সরিয়ে কল্পনা থেকে বাস্তবে আপনার সত্তায় নিয়ে যাওয়া। [[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর হিন্দু দার্শনিক ও ধর্মতত্ত্ববিদ]] [[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর হিন্দু দার্শনিক ও ধর্মতত্ত্ববিদ]] * সুখ প্রজাপতির মতো। এত কাছাকাছি, কিন্তু যখন আমরা এটি ধরার চেষ্টা করি তখন আমাদের তাড়িয়ে দেয়। * ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি জীবনের সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। * পরিস্থিতি আমাদের সময় সময় লাথি মারে যাতে করে আমরা নিজে নিজে উঠতে শিখি এবং দৌড়তে শিখি। এটা ব্যর্থতা নয়, এটা হলো শিক্ষার একটা অঙ্গ। * নিজেকে দেওয়া বার্তা এবং শর্তের পালন  এর মধ্যে নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। কারণ এরকম জীবনের প্রত্যেক ঘটনা থেকে একটা অভ্যাস তৈরি হয়। * নিজের প্রতি নজর দিন, নিজেকে প্রতিদিন জ্ঞানে, গুনে, দক্ষতায় বাড়িয়ে তুলুন। প্রতিদিন উন্নত হন। প্রতিদিন নতুন গঠনমূলক কিছু শিখুন, জানুন এবং করুন। প্রতিদিন এভাবে নিজে উন্নত করতে থাকলে দেখবেন সময়ের সাথে সাথে আপনি সফলতার চরম শিখরে পৌছে যাবেন। * কতজন চেয়েছেন সকালে ভোরে উঠি? কতজন পেরেছেন অনেকে ভোরে উঠার জন্য অ্যালার্ম লাগান? লাগানো অ্যালার্ম টা যখন বাজে তখন অ্যালার্ম টা বন্ধ করে আবার শুয়ে পড়েন। ঘুম থেকে উঠে আবার পুনরায় শুয়ে পড়ার সাথে সাথে আপনি ব্যর্থ হন।আর সকাল সকাল ব্যর্থতা দিয়ে দিনটি শুরু করেন। ব্যাপার হলো ৫মিনিট দেরিতে উঠুন কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু যে কোনো কাজ কঠিন বা অসম্ভব ভেবে অথবা অলসতার কারণে ছেড়ে দেওয়া টা সমস্যা। * কোনো মহান ব্যক্তিত্ব জন্ম থেকে তৈরি হয় না। একজন মহান ব্যক্তি জীবনে সমস্যার প্রতি বা প্রয়োজনীয়তার প্রতি কিভাবে প্রতিক্রিয়া নেন তার উপর তাঁর সফলতা নির্ভর করে। * যখন আপনি চান লোক আপনাকে সম্মান করুন,  লোক নাও করতে পারে। কিন্তু আপনি যদি চান অন্যদের সম্মান করবেন?  কে আপনাকে আটকাবে? যখন আপনি চান লোক আপনাকে ভালোবাসুক,  লোক আপনাকে নাও ভালোবাসতে পারে। কিন্তু যদি আপনি চান জনগণ কে ভালোবাসবেন?  কে আপনাকে আটকাবে? যদি আপনি চান, লোক আপনাকে নাও দিতে পারে। কিন্তু যদি চান আপনি দান করবেন, কে আপনাকে আটকাবে? তাই জীবন যাত্রা কে 'আমি' থেকে সরিয়ে 'আপনাকে' তে নিয়ে আসুন। যখন আপনি 'আমি’ ‘আমি' করবেন আপনি খুশি থাকবেন না। অন্যদের সেবা করুন খুশিতে থাকবেন। * জীবনে নিয়ন্ত্রণ থাকা দরকার, অনিয়ন্ত্রিত জীবন পীড়া দেয়। যেমন গাড়ির ভারসাম্য রাখার জন্য চারটি চাকা থাকে তেমনি জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকার জন্য জীবনের চারটি দিকেই ভারসাম্য থাকা জরুরি ১)নিজস্ব জীবন ২) অন্যের সাথে সম্পর্ক ৩)কর্ম জীবন ৪) সমাজের প্রতি অবদান। * ঈশ্বর আমাদের দক্ষতা এবং সম্ভাবনা কে উপহারের মতো করে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রেখেছেন। সেই বহুস্তরীয় ঢাকনা কে একটি একটি করে উন্মোচন করাই হলো জীবনের  উদ্দেশ্য। এবং সেটা কর্ম এবং প্রচেষ্টার মাধ্যমে এবং জ্ঞান এবং দক্ষতা লাভের মাধ্যমে ঘটে। একটি একটি করে ঢাকনা কে আমরা উন্মোচন করতে থাকি এবং উপহার পেতে থাকি। এটাই হলো জীবনের যাত্রা। জীবন কে অনুভব করার জন্য অপেক্ষা বা কর্ম এর বিরাম এর প্রয়োজন নেই। জীবনের প্রতি পদে উত্তেজনা অনুভূতি আছে, সেটাকে অনুভব করতে হবে। [[বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব]] fix অনুগ্রহ করে fullurl FULLPAGENAME action=edit এই অনুবাদটি উন্নত করতে] সহায়তা করুন। যদি এই নিবন্ধটি একেবারেই অর্থহীন বা যান্ত্রিক অনুবাদ হয় তাহলে অপসারণের ট্যাগ যোগ করুন। if 2 1 মূল নিবন্ধটি অন্যান্য ভাষাসমূহ পার্শ্বদণ্ডে 2 1 ভাষার অধীনে রয়েছে।}} cat অনুবাদের পর নিরীক্ষণ জরুরি নিবন্ধসমূহ tl PAGENAME যুক্ত পাতাসমূহ বিষয়শ্রেণী:অনুবাদের পর নিরীক্ষণ জরুরি নিবন্ধসমূহ তে যুক্ত হবে। 2 ঐচ্ছিক ভাষাসমূহ" তালিকায় ভাষার নাম, যদি ভিন্ন হয় 3 ঐচ্ছিক নিবন্ধ" শব্দটি প্রতিস্থাপন করুন এই টেমপ্লেট নিবন্ধগুলিকে বিষয়শ্রেণী:অনুবাদের পর নিরীক্ষণ জরুরি নিবন্ধসমূহ বিষয়শ্রেণীতে যুক্ত করবে। [[বিষয়শ্রেণী:পেশা অনুযায়ী দেশ অনুযায়ী ব্যক্তি]] জাতিসংঘ বিশ্বের জাতিসমূহের একটি সংগঠন। যার লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আইন, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক অগ্রগতি এবং মানবাধিকার বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা। ১৯৪৫ সালে ৫১টি রাষ্ট্র জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করার মাধ্যমে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে এটির সদস্য ১৯৩ টি রাষ্ট্র। ;আমরা জাতিসংঘের সদস্যবৃন্দ নির্ধারণ করেছি পরবর্তী প্রজন্মকে যুদ্ধের আঘাত থেকে বাঁচাতে, যা আমাদের জীবনে দুবার মানবজাতির জন্য অকথ্য দুঃখ নিয়ে এসেছে এবং মৌলিক মানবাধিকার, মানব ব্যক্তির মর্যাদা ও মূল্যে, নারী-পুরুষের সমান অধিকার এবং বৃহৎ ও ছোট জাতির প্রতি বিশ্বাস পুনঃনিশ্চিত করা এবং চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক আইনের অন্যান্য উৎস থেকে উদ্ভূত বাধ্যবাধকতার প্রতি ন্যায়বিচার এবং সম্মান বজায় রাখা যায় এমন শর্ত প্রতিষ্ঠা করা, এবং বৃহত্তর স্বাধীনতায় সামাজিক অগ্রগতি এবং জীবনের উন্নত মান উন্নীত করতে, সহনশীলতা অনুশীলন করা এবং ভালো প্রতিবেশী হিসেবে একে অপরের সাথে শান্তিতে বসবাস করা এবং আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য আমাদের শক্তিকে একত্রিত করতে, এবং সাধারণ স্বার্থ ব্যতীত, নীতি ও পদ্ধতির প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতির মাধ্যমে নিশ্চিত করতে যে সশস্ত্র বাহিনী ব্যবহার করা হবে না, এবং সকল মানুষের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতির প্রচারের জন্য আন্তর্জাতিক যন্ত্রপাতি নিয়োগ করা, এই লক্ষ্যগুলি সম্পন্ন করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টাগুলিকে একত্রিত করার সংকল্প করেছি৷ তদানুসারে, আমাদের নিজ নিজ সরকার, সান ফ্রান্সিসকো শহরে সমবেত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে, যারা তাদের পূর্ণ ক্ষমতা প্রদর্শন করেছে ভাল এবং যথাযথ আকারে, তারা জাতিসংঘের বর্তমান সনদে সম্মত হয়েছে এবং এর মাধ্যমে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। যা জাতিসংঘ নামে পরিচিত হবে। * সিংহের খাবার নেকড়ের বদহজম(-এর কারণ)। * সিংহ ও পুরুষের মধ্যে কোন চুক্তি নেই। * সিংহ সেরকম হিংস্র নয়, যেরকম তারা তাকে আঁকে। জর্জ হারবার্ট জ্যাকুলা প্রুডেন্টাম ১৬৫১)। * সিংহের কাজের সময় তখনই হয় যখন সে ক্ষুধার্ত থাকে; একবার সে সন্তুষ্ট হলে, শিকারী ও শিকার একসাথে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে। চাক জোন্স চাক আমাক: দ্য লাইফ অ্যান্ড টাইমস অফ অ্যান অ্যানিমেটেড কার্টুনিস্ট ১৯৯৯ পৃ. ১৪৬। * মৃত সিংহের দাড়ি কেটো না। মার্শাল এপিগ্রামস আনু. ৮০-১০৪ খ্রিস্টাব্দ পুস্তক ১০. ৯০. * সিংহ যখন লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হয়, তখন ভেবো না যে, সিংহ তোমাকে হাসি দেখায়। যে সিংহ মমতা]]পূর্ণ জীবন যাপন করে সে তা পাবে। * এক গর্দ্দভ, সিংহের চর্ম্মে সর্ব্ব শরীর আবৃত করিয়া, মনে ভাবিল, অতঃপর আমায় সকলেই সিংহ মনে করিবেক, কেহই গর্দ্দভ বলিয়া বুঝিতে পারিবেক না; অতএব, আজ অবধি, আমি এই বনের সিংহের ন্যায়, আধিপত্য করিব। এই স্থির করিয়া, কোনও জন্তুকে সম্মুখে দেখিলেই, সে চীৎকার ও লম্ফ ঝম্প করিরা ভয় দেখায়। নির্বোধ জন্তুরা, তাহাকে সিংহ মনে করিয়া, ভয়ে পলায়ন করে। এক দিবস, এক শৃগালকে ঐ রূপে ভয় দেখাইবাতে, সে কহিল, অরে গর্দ্দভ! আমার কাছে তোর ধূর্ত্ততা খাটিবেক না। আমি যদি তোর স্বর না চিনিতাম, তাহা হইলে, সিংহ ভাবিয়া ভয় পাইতাম। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কথামালা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, প্রকাশক- সংস্কৃত প্রেস ডিপোজিটরি, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৭৭ খ্রিস্টাব্দ (১২৮৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬৯-৭০ * একটি সিংহের নেতৃত্বে ভেড়া]]র একটি বাহিনী একটি ভেড়ার নেতৃত্বে সিংহের সেনাবাহিনীর চেয়ে ভাল। মহান আলেকজান্ডার দ্বারা আরোপিত, উদ্ধৃত দ্য ব্রিটিশ ব্যাটল ফ্লিট: ইটস ইনসেপশন অ্যান্ড গ্রোথ থ্রোআউট দ্য সেঞ্চুরিস টু দ্য প্রেজেন্ট ডে ১৯১৫ ফ্রেডরিক টমাস জেন। * সিংহ মেষশাবকের সাথে শুয়ে থাকবে। এটি যিশাইয় ১১:৬-এর উপর ভিত্তি করে ধর্মগ্রন্থের একটি জনপ্রিয় ভুল উক্তি: নেকড়েবাঘ মেষশাবকের সঙ্গে একত্র থাকবে, চিতাবাঘ ছাগশাবকের সঙ্গে শুয়ে থাকবে, বাছুর, সিংহ ও নধর পশু একত্র থাকবে; একটি ছোটো শিশু তাদের চালিয়ে বেড়াবে। (বাংলা সমকালীন সংস্করণ) s:টুনটুনির_বই/নরহরি_দাস নরহরি দাস গল্প টুনটুনির বই উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী * দিয়েগো দিয়েগোই আর আমার কাছে সে সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়। এমনকি এক মিলিয়ন বছর পরেও আমি ম্যারাডোনার কাছাকাছিও যাচ্ছি না। ম্যারাডোনার সাথে নিজেকে তুলনা করার আমার কোন ইচ্ছা নেই আমি যা অর্জন করেছি তার জন্য আমি নিজের ইতিহাস তৈরি করতে চাই। * আমি ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর চেয়ে ভালো কিনা সেটা কোন ব্যাপার না। মূল ব্যাপারটি হল বার্সেলোনা মাদ্রিদের চেয়ে ভালো। * রোনালদো (ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার) আমার নায়ক ছিলেন। তিনি আমার দেখা সেরা ফরোয়ার্ড। তিনি এতটাই দ্রুত ছিলেন যে সে শূন্য থেকে একটি গোল করতে পারতেন এবং আমি যা দেখেছি তার চেয়ে তিনি ভাল বল মারতে পারেন। * বাবা হওয়ার ফলে সবকিছু ভালোর জন্য বদলে যায় এবং আমি সত্যিই এটি উপভোগ করছি। টিওয়াইসি স্পোর্টসের সাথে সাক্ষাৎকার, ২০১৪। * বার্সেলোনা আমাকে সবকিছু দিয়েছে, তারা আমাকে সুযোগ নিয়েছিল যখন অন্য কেউ দেবে না। অন্য কারো হয়ে খেলার কোনো ইচ্ছা আমার নেই, তারা যতদিন আমাকে চাইবে আমি এখানে থাকব। অনুবাদ ড্যান বড়াই করতো যে কমলাপুর স্টেশন এশিয়ার বৃহত্তম রেলওয়ে স্টেশনগুলোর মধ্যে অন্যতম। যদি কেউ এর দীর্ঘ প্ল্যাটফর্ম ও সংলগ্ন রেলওয়ে স্টাফ কোয়ার্টারগুলোর দৈর্ঘ্য গণনা করে, তবে স্টেশনের কাঠামো এক মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। * আধুনিক স্থাপত্যধারায় তৈরি কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন দক্ষিণ এশিয়ার আধুনিক ট্রেন যোগাযোগব্যবস্থার একটি ব্যতিক্রমী প্রতীক। ১৮৮০ দশকে তৈরি মুম্বাইয়ের ভিক্টোরিয়া টার্মিনাল, যেটা এখন ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাল নামে পরিচিত, আর বিংশ শতাব্দীর শুরুতে নির্মিত কলকাতার হাওড়া স্টেশন ছিল ঔপনিবেশিক স্থাপত্যধারার প্রতিনিধি। এ কারণে কমলাপুরের ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। অনুবাদ ঢাকার ছবি আঁকলেই কমলাপুরের কথা মনে আসবে। লোকজন সেই আইকনিক ছবিটি পোস্টকার্ড হিসেবে রাখে। আপনি এটি রিকশার পিছনে সাজানো চিত্রকর্ম হিসেবে খুঁজে পেতে পারেন * শুধু কমলাপুর স্টেশন ভাঙা কেন, আমাদের এখানে কোনো ধরনের ঐতিহ্যবাহী জিনিস রাখা হবে না এরকম একটা অভ্যাস শুরু হয়ে গেছে। কেননা এ ধরনের কাজের সঙ্গে যারা যুক্ত তাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও নান্দনিক কোনো জ্ঞান নেই। সে জন্য শুধু কমলাপুর কেন কোনো ধরনের ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা বা নান্দনিক স্থাপনার কোনো মূল্য তাদের কাছে নেই। * কমলাপুর স্টেশন মানেই ছিল বিশালতা, মুক্ত আকাশ, আধুনিকতা। আমি অবাক হয়ে সাপের ফণার মতো কিংবা তাঁবুর মতো তৈরি করা ছাদের দিকে তাকিয়ে থাকতাম। * কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন এতিম অবস্থায় দিন অতিবাহিত করছে। ❝আমি নিজের কাছে নিজের জন্য কখনো ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারি না, নেই নাই। শুরু থেকে বর্তমান; ভুল হলেও সবটাই সঠিক। যেটা ভুল বলে মনে হয় সেটা অন্যদের কাছে, তাদের চিন্তাধারার বিপরীত!❞ * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। উইকিউৎসব হল উইকিফেস্ট ব্যবহারকারী দল কর্তৃক আয়োজিত একটি পরীক্ষামূলক বাৎসরিক আয়োজন যার মাধ্যমে উইকিউক্তিসহ সকল উইকিপ্রকল্পে ব্যবহারকারীগণ পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে উইকি উদযাপন উপভোগ করেন। বাংলা উইকিউক্তি এই আয়োজনের প্রথম আসর। উইকিউৎসব ২০২২ এর উইকিউক্তি সংস্করণটি ডিসেম্বরব্যাপী উদযাপিত হবে। এই আয়োজন চলাকালে আপনি আমাদের যেভাবে সাহায্য করতে পারেন- * উইকিউৎসবে অংশগ্রহণকারী ব্যবহারকারীদেরকে পোস্টকার্ড, পুস্তক, টোটব্যাগ, হস্তশিল্প বা অন্য কোন উপঢৌকন সামগ্রী প্রেরণের মাধ্যমেও সহযোগিতা করতে পারেন। এটি নতুন হতে হবে এমন কোন কথা নেই, আপনার পড়া শ্রেষ্ঠ উপন্যাসের বই যেটি এখন না পড়েই ধুলো জমাচ্ছেন এমন কোন বই হলেও সমস্যা নেই। এই সংক্রান্ত আরও জানতে নিচে দেখুন- * এছাড়া উইকিউৎসব সম্প্রদায় উপঢৌকন সংগ্রহ করা সম্ভব হলে আয়োজক দল তা অবদানকারীদের পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আপনি যদি সম্প্রদায়ের উৎসবে কোন উপঢৌকন প্রদান করতে চান অনুগ্রহ করে সেটি এখানে আপনার ব্যবহারকারী নামসহ উল্লেখ করুন। * এটা অভিযোগ করা হয় যে আমি ১৮৮৩ সালে ২৪শে অক্টোবর গ্রেঞ্জার, ইউটাতে জন্মগ্রহণ করেছি। আমি সেখানে ছিলাম কিন্তু ঘটনা মনে নেই। যাইহোক, আমার মা একজন সৎ মহিলা ছিলেন এবং আমাকে অবশ্যই তার কথা মেনে নিতে হবে। * সে নগ্ন জন্মগ্রহণ করে, এবং প্রথমে একটি হাহাকার পড়ে যায়। রবার্ট বার্টন দ্য অ্যানাটমি অফ মেল্যাঙ্কলি ১৬২১ অংশ ১, সেকশন ২. মেম. ৩. সাবসেট. ১০। * মানুষ একাই জন্মায় ও একাই মারা যায়। * নক্ষত্রদের জন্মের কথা এখনো বলা হয় নাই। জন্ম ও মৃত্যু বড় মজার ব্যাপার; ইহারা ঠিক্ তালে তালে পা ফেলিয়া পাশাপাশি না চলিলে সংসার টিকিয়া থাকে না। নক্ষত্রদের জন্ম, গ্রহ-নক্ষত্র জগদানন্দ রায় প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড, প্রকাশস্থান- এলাহাবাদ (প্রয়াগরাজ প্রকাশসাল- ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩২২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২১৫ * অধিকাংশ মানুষ কখনোই মরবে না কারণ তারা কখনোই জন্মগ্রহণ করবে না। * অধিকন্তু, জন্মদান হলো উদ্বেগের প্রথম অভিজ্ঞতা, এবং এইভাবে উদ্বেগের প্রভাবের উত্স ও নমুনা। * প্রতি বছর ১২ কোটি মহিলার মধ্যে প্রায় অর্ধেকই প্রসবপূর্ব, প্রসব ও নবজাতকের যত্ন পান। কিন্তু, এমনকি যারা যত্ন পান তাদের অনেকেই তাদের প্রয়োজনীয় যত্নের সমস্ত উপাদান পান না (নিত্যমিত যত্ন ও জটিলতার যত্ন সহ)। এই জীবনে দুটি শক্তিশালী দিন রয়েছে: যেদিন আপনি জন্মগ্রহণ করেছেন ও যেদিন আপনি আবিষ্কার করবেন কেন। * আমি যখন জন্মগ্রহণ করি তখন আমাকে সাধারণ বাতাসে ছুঁড়ে ফেলা হয় ও প্রকৃতির ন্যায় পৃথিবীতে পড়ে যাই, এবং আমি যে প্রথম কণ্ঠটি উচ্চারণ করি তা ছিল অন্য সকলের মতো কান্না করা। * একা মানুষ তার জন্মের ঠিক মুহুর্তে, নগ্ন পৃথিবীতে নগ্ন হয়ে পড়ে, সে কি কান্না ও বিলাপ করতে করতে ত্যাগ করে। প্লিনি দ্য এল্ডার প্রাকৃতিক ইতিহাস সপ্তম বই, অংশ ২। alertValue পাতার নাম পাওয়া যায়নি"; alertValue কোনো প্রণেতা পাওয়া যায়নি"; alertValue পাতা প্রকাশের সময় পাওয়া যায়নি"; alertValue আপনার নাম পাওয়া যায়নি, সম্ভবত আপনি লগ আউট করেছেন"; throw new Error("নোটিশ পাঠানো লেটের নাম উল্লেখ করেননি মূল অবদানকারীকে জানানো হচ্ছে creator যদি কোনোদিন টুইংকেল আসে তাহলে এটা আবার চালু করতে হবে alertValue সফলভাবে নোটিশ পাঠানো হয়েছে"; যদি কোনোদিন টুইংকেল আসে তাহলে এটা আবার চালু করতে হবে throw new Error("বার্তা প্রদানের কারণ উল্লেখ করেননি throw new Error("টেমপ্লেটের নাম উল্লেখ করেননি * দয়া করে বাধা অপসারণের যুক্তিযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা করুন যাতে আপনার বাধাটি পর্যালোচনা করতে সুবিধা হয়, আপনি যেকোন সময় আপনার আবেদনটি পরিবর্তন করতে পারেন। যদি এটি কোনও ব্যবহারকারীর লিংক হয় এই ব্যবহারকারী কি ব্যবহারকারী পরীক্ষক? এই ব্যবহারকারী কি ইন্টারফেস প্রশাসক? এই ব্যবহারকারী কি ন্যায়পাল কমিশনের সদস্য? এই ব্যবহারকারী কি বৈশ্বিক প্রশাসক? ব্যবহারকারীর প্রধান পাতার লিংক ব্যতীত নির্দিষ্ট পাতাগুলি চিহ্নিত করবেন না। পরীক্ষা শেষ হয়েছে, এখন নোড যোগ করুন * এমন নারীদের থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নারীবাদের উত্থান ঘটেনি যারা সবচেয়ে বেশি যৌন নিপীড়নের শিকার হয়; যে মহিলারা প্রতিদিন মার খেয়ে থাকেন, মানসিকভাবে, শারীরিকভাবে এবং আধ্যাত্মিকভাবে-যারা জীবনে তাদের অবস্থা পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে ক্ষমতাহীন। তারা নীরব সংখ্যাগরিষ্ঠ। তাদের শিকারের একটি চিহ্ন হল তারা দৃশ্যমান প্রশ্ন ছাড়াই, সংগঠিত প্রতিবাদ ছাড়াই, সম্মিলিত রাগ বা ক্ষোভ ছাড়াই জীবনে তাদের অনেক কিছু গ্রহণ করে। * আমরা সকলেই এমন একটি সংস্কৃতিতে বেড়ে উঠি যেখানে নারীর দেহ ক্রমাগত জিনিসে, বস্তুতে পরিণত হয়। অবশ্যই এগুলো নারীর স্ব-প্রতিষ্ঠাকে প্রভাবিত করে। এটি আরও বেশি ছলনাময় কিছু করে। এটি এমন একটি পরিবেশ তৈরি করে যেখানে নারীর প্রতি ব্যাপক সহিংসতা থাকে। একজন মানুষকে বস্তুতে পরিণত করা সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ন্যায্য সহিংসতার প্রথম পদক্ষেপ। * নারীর উপর নিছক বর্বরতার ক্ষেত্রে, মালাবর বিদ্রোহের সাথে মেলে এমন কিছু ইতিহাসে আমার মনে নেই। **গান্ধী অ্যান্ড আনার্কি, স্যার শঙ্কর নাইর, ট্যাগোর অ্যান্ড কো মাদ্রাস, ১৯২২। * সে মারধর খেতে অভ্যস্ত, এবং যতক্ষণ না আপনি তাকে হুমকি ও সত্যিই জোর না করছেন ততক্ষণ পর্যন্ত সে হাল ছাড়বে না। * গর্ভবতী মহিলাদেরও অবশ্যই তাদের শরীরের যত্ন নিতে হবে, ব্যায়াম এড়িয়ে যাবেন না বা কম খাদ্য গ্রহণ করবেন না; যে সমস্ত দেবতাদের কার্যালয় সন্তান প্রসবের নিয়ন্ত্রক তাদের যথাযথ উপাসনার জন্য প্রতিদিন ভ্রমণ করার আদেশ দিয়ে আইনদাতার পক্ষে এটি নিরাপদ করা সহজ। তবে মনের দিক থেকে, উল্টো তাদের শরীরের চেয়ে বেশি অলসভাবে সময় কাটানো তাদের জন্য উপযুক্ত; জন্মের আগে শিশুদের জন্য স্পষ্টতই মায়ের দ্বারা প্রভাবিত হয় ঠিক যেমন ক্রমবর্ধমান গাছপালা পৃথিবীর দ্বারা প্রভাবিত হয়। * একটি সন্তানের জন্ম দিতে নয় মাস সময় লাগে, যত নারীই নিয়োগ করা হোক না কেন। * গর্ভাবস্থাকে নিয়ন্ত্রণের একটি প্রচণ্ড আত্মত্যাগের ন্যায় মনে হয়েছিল। আপনার ভিতরে এমন কিছু বাড়ছে যা শেষ পর্যন্ত আপনার জীবন কেড়ে নেবে। * একটি পদ্মিনী চার বছরে একবার, চিত্রিণী তিন বছরে একবার, হস্তিনী দুই বছরে একবার ও শঙ্খিনী প্রতি বছর জন্মায়। পদ্মিনী চরিত চৌপাইয়ে লব্ধদয়। উদ্ধৃত: বিকে কারক্রা, রানী পদ্মিনী, দ্য হিরোইন অব চিতোর। (২০০৯) রুপা। * বহু প্রজন্ম ধরে, শরীরের চাহিদার পরিমার্জিত উপলব্ধি মানবতাকে রক্ষা করেছে। উদাহরণস্বরূপ কেউ স্মরণ করতে পারে, মিশরীয়রা গর্ভাবস্থার অবস্থার সাথে যে একাগ্রতা ব্যবহার করেছিল। গর্ভবতী মহিলাদের রুচি বা অদ্ভুত পূর্বাভাসের দিকে মনোযোগ দেওয়া আজকাল বিরল। কিন্তু প্রাচীনকালে, গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে একজন মন্দিরের চিকিৎসক জ্যোতিষ সংক্রান্ত তথ্য উল্লেখ করতেন এবং নির্ধারণ করতেন কোন খনিজ ও উদ্ভিজ্জ প্রভাবের প্রয়োজন হবে; এবং এটি সন্তান জন্মদানকে অনেক সহজ করে তুলেছে। আজকাল, আগে থেকে বিজ্ঞ পদক্ষেপগুলো প্রয়োগ করার পরিবর্তে, লোকজন অশোধিত মাদকের উপর নির্ভর করে, কারণ তারা বুঝতে চায় না যে মা ও শিশুর মধ্যে বন্ধন এখনও ছিন্ন করা হয়নি। অনেক সময় মায়ের হৃদপিন্ডে খুব চাপ থাকে এবং যেকোন মাদকদ্রব্য দুধেও প্রভাব ফেলে। প্রকৃতির প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া প্রয়োজন। * নুনান, হিমস ও ফিন হিব্রু, গ্রিক ও লাতিন উৎসের অসংখ্য উদাহরণ উদ্ধৃত করেছেন যেখানে তারা গর্ভপাত ও গর্ভনিরোধের বিষয়গুলোর সম্মুখীন হয়েছে, এবং তারা প্রাচীনকালে কোন ঐকমত্য দেখতে পান না যে কখন সম্ভাব্য উর্বর সহবাসে একবার নিষেক ঘটা গর্ভপাত বা গর্ভনিরোধ করা করা নৈতিকভাবে ভুল ছিল। স্টোইকদের গর্ভধারণের সময় সম্ভাবনার ধারণা ছিল কিন্তু বিশ্বাস করতেন যে আত্মা জন্ম পর্যন্ত উপস্থিত হতো না। অ্যারিস্টটলের অবস্থান আরও সুনির্দিষ্ট ছিল, তবে তবুও এটি নির্দিষ্ট ছিল না। মেরি-থেরেসি ফোর্ন্টানিল বিশ্বাস করেন যে গর্ভধারণ ও "অ্যানিমেশন দ্রুত করা এটিকে পরে বলা হবে) এর মধ্যে অন্তত কিছু সময়ের ব্যবধান যেটি দেখেছিল তা নৈতিক বা আইনগত ভুল না করেই কর্মের জন্য একটি স্থান ছিল। অ্যারিস্টটলের মতে ভ্রূণ কখন গঠিত হয়েছিল ও কখন দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছিল এর মধ্যে পার্থক্য অস্পষ্ট, তবে পার্থক্যটি সুনির্দিষ্ট আইনী বা ধর্মতাত্ত্বিক পার্থক্যের জন্য খুব বেশি বিষয়ভিত্তিক ছিল। গর্ভধারণ ও অ্যানিমেশনের মধ্যে নারীর কর্মের জন্য একটি জানালা ছিল। এই কারণে গর্ভনিরোধক ও প্রাথমিক গর্ভপাত গ্রহণযোগ্য ছিল। হিব্রু ধর্মীয় আইনে একটি ভ্রূণ সম্ভাব্যভাবে কার্যকর হওয়ার আগে ত্রিশ দিন পর্যন্ত সময়ের জন্য অনুমোদিত। গর্ভধারণের পর চল্লিশ দিন পর্যন্ত একজন মহিলাকে গর্ভবতী হিসাবে গণ্য করা হত না। * প্রতিটি গর্ভাবস্থার ফলে একজন মহিলা ও ভ্রূণের মধ্যে ব্যক্তিগত সম্পর্ক হয় না। গর্ভাবস্থা সবসময় একটি সুখী উপলক্ষ নয় এটি একটি ধ্বংসাত্মক ও হুমকির অভিজ্ঞতা হতে পারে। সুরক্ষিত ও ভালবাসার জন্য একজন ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হওয়ার চেয়ে, একটি ধারণা ব্যক্তিগত সুস্থতার জন্য হুমকি বা যৌন নির্যাতনের অনুস্মারক বা গর্ভধারণ এবং গর্ভাবস্থার প্রক্রিয়াগুলোয় উপস্থিত থাকা বিপদের জন্য অনুভব করা যেতে পারে। * যারা গর্ভবতী বা গর্ভাবতি হওয়ার কথা ভাবছেন আমি তাদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে কোভিড-১৯ টিকা]]র সুরক্ষামূলক সুবিধা সম্পর্কে কথা বলার জন্য তাদের বাচ্চাদের ও নিজেদেরকে সুরক্ষিত রাখতে উৎসাহিত করছি। মাতৃত্বের প্রচলিত সংজ্ঞা হল জৈবিক ভাবে সন্তান ধারন করা। তবে ব্যাপক অর্থে যে সমাজে মহিলারা বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং পারিবারিক ভূমিকাতে কর্তৃত্ব ও নেতৃত্বের অধিকারী তাকে মাতৃত্ব বলা হয়। মাতৃত্বকে মহিলাদের জীবনের সর্বাপেক্ষা কাঙ্ক্ষিত, প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। মাতৃত্বের সাথে জুড়ে থাকে নানারকম সামাজিক বিশ্বাস ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা। পুরুষতান্ত্রিক সমাজ নারীত্ব ও মাতৃত্বকে একে অপরের সাথে সমার্থক করে দেখে যেখানে মাতৃত্ব নারী]]র যাপন বা ব্যক্তিগত সিদ্বান্ত নয়, এক সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং নিজেকে প্রমাণ করার একটি মাধ্যম। তবে মাতৃত্ব কখনই নারীত্বের পরিপূরক বা একমাত্র পরিচয় নয়। * নারীর আসল নারীত্ব হচ্ছে মাতৃত্ব। এই মাতৃত্বের যে মহাব্রত, তাই নারীর একমাত্র ব্রত। এখানে যেমন পুরুষের অধিকার নেই, সেই রকম পুরুষের যে বাহিরের জীবনের কর্ম্ম সেখানেও নারীর হস্ত অনাবশ্যক। মৃতের কথোপকথন নলিনীকান্ত গুপ্ত, প্রকাশক- আর্য্য পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১০৩ * শিশুকে মা যে বেষ্টন করে থাকেন সে কেবল তাঁর বাহু দিয়ে তাঁর শরীর দিয়ে নয়, তাঁর অনুভূতি দিয়ে। সেইটিই হচ্ছে মাতার ভাব, সেই তাঁর মাতৃত্ব। শান্তিনিকেতন (দ্বিতীয় খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৩৯ * হাজতখানাটা এত নোংরা, চারপাশে দুর্গন্ধের ছড়াছড়ি। এখানে কীভাবে যে আসামিরা থাকে! * হিরোরা বয়স বাড়লে যদি ভিলেন হতে পারে, তাহলে ভিলেনদের বয়স বাড়লে হিরো হতে সমস্যা কোথায়? * আজকাল পোলাপান শিক্ষা দীক্ষা নিয়েও মজা করে। বিষয়টা হতাশার। * আমি চলচ্চিত্রের মানুষ। চলচ্চিত্রই আমার ধ্যান-জ্ঞান। এর বাইরে অন্যকিছু ভাবি না। তবে প্রযুক্তিকেও অস্বীকার করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নির্মাতারা ওয়েবসিরিজ নির্মাণ করে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি দিচ্ছেন। আমরাও পিছিয়ে থাকতে পারি না। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদেরও চলতে হবে। * শিল্পীর চলাফেরা হবে অন্য মানুষের চেয়ে একটু আলাদা। ভিন্ন সময়ে অনেকেই বিতর্কিত হয়েছেন। এগুলো মোটেও ঠিক না। তাদের কারণে অন্য সবার বদনাম হয়। ইন্ডাস্ট্রির ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। * সিনেমা সিনেমার প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে দর্শকের কাছে পৌঁছানোর দরকার আছে। এ ক্ষেত্রে এমন কোনো প্রচার-প্রচারণা চালানো উচিত নয়, যা অতিরঞ্জিত এবং বিশ্বাসযোগ্য নয়। দর্শক হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখে যদি প্রচার-প্রচারণার সঙ্গে মিল না পায়, তাহলে তারা হতাশ হয়। এটা তাদের কাছে ধোকা হয়ে দাঁড়ায়। * আমি একবাক্যে বলব, আর্জেন্টিনাকে পছন্দ করি। খেলা যারা পছন্দ করেন, তারা অবশ্যই আর্জেন্টিনাকে ভালোবাসবেন। আর্জেন্টিনাকে সমর্থন করবেন। ব্রাজিল করলে কষ্ট পাব আর আর্জেন্টিনা করলে ভালো লাগবে। *কই গেলো সেভেন আপ দলের ভাতিজারা লাইগা গেলো কেরাবেরা। * দর্শক আমাদের দেশের শিল্প ও সংস্কৃতির সিনেমাই দেখতে চায়। ইতোমধ্যে ‘হাওয়া’, ‘পরান’সহ আরও বেশ কিছু সিনেমা দিয়ে আমাদের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। সিনেমাগুলো কোটি কোটি টাকা ব্যবসা করেছে। যে সিনেমা হলের সংখ্যা ৪০-৫০ এ নেমে এসেছিল, এখন তা বেড়ে দ্বিগুণ-তিনগুণ হয়েছে। অনেকে এখন সিনেমা নির্মাণ করছেন। [[অধ্যবসায় অশ্রু মুহাম্মদ ইকবাল আহমদ ছফা ইউরোপ ইতালি]] শ্রদ্ধা একজন ব্যক্তির জন্য সম্মান সূচক একটি ইতিবাচক অনুভূতি। সম্মানিত ব্যক্তির প্রকৃত গুণাবলী জন্য এটি একটি নির্দিষ্ট অনুভূতি। এটি সম্মানের একটি নির্দিষ্ট নৈতিকতা অনুযায়ী পরিচালিত হতে পারে। যাকে মন থেকে সম্মান করা হয় সেটাই শ্রদ্ধা। * শ্রাদ্ধদিনের ভিতরকার কথাটি—শ্রদ্ধা। শ্রদ্ধা শব্দের অর্থ হচ্ছে বিশ্বাস। শান্তিনিকেতন (দ্বিতীয় খণ্ড রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক-বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল-১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১২৪ * প্রিয়জনেরই মৃত্যুর পরে প্রেমের আলোকে আমরা এই অনুন্ত অমৃতলোককে আবিষ্কার করে থাকি। সেই তো আমাদের শ্রদ্ধার দিন— সত্যের প্রতি শ্রদ্ধা, অমৃতের প্রতি শ্রদ্ধা। শ্রাদ্ধের দিনে আমরা মৃত্যুর সম্মুখে দাঁড়িয়ে অমৃতের প্রতি সেই শ্রদ্ধা নিবেদন করি; আমরা বলি, মাকে দেখছি নে, কিন্তু মা আছেন। চোখে দেখে হাতে ছুঁয়ে যখন বলি ‘মা আছেন’ তখন সে তো শ্রদ্ধা নয়— আমার সমস্ত ইন্দ্রিয় যেখানে শূন্যতার সাক্ষ্য দিচ্ছে সেখানে যখন বলি ‘মা আছেন’ তখন তাকেই যথার্থ বলে শ্রদ্ধা। নিজে যতক্ষণ পাহারা দিচ্ছি ততক্ষণ যাকে বিশ্বাস করি তাকে কি শ্রদ্ধা করি? গোচরে এবং অগোচরেও যার উপর আমার বিশ্বাস অটল তারই উপর আমার শ্রদ্ধা। মৃত্যুর অন্ধকারময় অন্তরালেও যাকে আমার সমস্ত চিত্ত সত্য বলে উপলব্ধি করছে তাকেই তো যথার্থ আমি সত্য বলে শ্রদ্ধা করি। শান্তিনিকেতন (দ্বিতীয় খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক-বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল-১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১২৬ ১২৭ * আমাদের অসীম শক্তি আছে—নাই আমাদের আত্ম-বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা। নিজের উপর, নিজের জাতির উপর বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা ফিরাইয়া আনিতে হইবে। দেশবাসীকে অন্তরের সঙ্গে ভালবাসিতে হইবে। মানুষ অন্তরের সহিত যাহা আকাঙ্ক্ষা করে তাহা একদিন পাইবেই পাইবে। নেতাজীর জীবনী ও বাণী নৃপেন্দ্রনাথ সিংহ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১১১ আলী ইবনে আবী তালিব (আরবি: علي ابن أبي طالب‎, প্রতিবর্ণী. ʿAlī ibn ʾAbī Ṭālib‎; আনু. ১৩ সেপ্টেম্বর ৬০১ – আনু. ২৯ জানুয়ারি ৬৬১) ছিলেন ইসলামের নবী মুহম্মদের চাচাতো ভাই, জামাতা ও সাহাবি যিনি ৬৫৬ থেকে ৬৬১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত খলিফা হিসেবে মুসলিম বিশ্ব শাসন করেন। সুন্নি ইসলাম অনুসারে তিনি চতুর্থ রাশিদুন খলিফা। শিয়া ইসলাম অনুসারে তিনি মুহম্মদের ন্যায্য স্থলাভিষিক্ত ও প্রথম ইমাম। তিনি ছিলেন আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব ও ফাতিমা বিনতে আসাদের পুত্র, ফাতিমার স্বামী এবং হাসান ও হোসাইনের পিতা। তিনি আহল আল-কিসা ও আহল আল-বাইতের একজন সদস্য। * এটি হল আল্লাহর সৃষ্টিকর্তা, আলী, পুত্র আবু তালিব মালিকের কাছে জারি করা আদেশ, আশতারের পুত্র মালিকের প্রতি যখন তিনি মালিককে মিশরের গভর্নর হিসাবে নিযুক্ত করেছিলেন সেখানে যাকাত আদায় করার জন্য, ইসলাম ও মিশরের শত্রুদের সাথে লড়াই করার জন্য, এর জনগণের কল্যাণের কাজ করার জন্য এবং তার সমৃদ্ধির দেখাশোনা করার জন্য। ক্ষমা করতে এবং ভুলে যেতে লজ্জাবোধ করবেন না । শাস্তির জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না এবং খুশি হবেন না এবং শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা নিয়ে গর্ব করবেন না। * আপনি যাদের উপর শাসন করেন তাদের ভুল এবং ব্যর্থতার জন্য রাগ করবেন না এবং দ্রুত আপনার মেজাজ হারাবেন না। বরং তাদের প্রতি ধৈর্যশীল ও সহানুভূতিশীল হোন। * ক্রোধ এবং প্রতিশোধের আকাঙ্ক্ষা আপনার প্রশাসনে খুব বেশি সাহায্য করবে না। * নিজেকে কখনই বলবেন না আমিই তাদের মালিক, তাদের শাসক এবং তাদের সর্বত্রই এবং আমাকে বাধ্যতামূলক এবং নম্রভাবে মানতে হবে" কারণ এই জাতীয় চিন্তা আপনার মনকে ভারসাম্যহীন করে তুলবে, আপনাকে অসার ও অহংকারী করে তুলবে আপনার বিশ্বাসকে দুর্বল করে দেবে । ধর্ম এবং আপনাকে আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন শক্তির সমর্থন চাইবে । * আপনি যদি আপনার প্রজাদের উপর আপনার আধিপত্য এবং শাসনের কারণে কখনও গর্ব বা অহংকার অনুভব করেন তবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের উপর প্রভুর সর্বোচ্চ ক্ষমতা এবং শাসন, তাঁর সৃষ্টির ব্যাপ্তি, তাঁর পরাক্রম ও মহিমার শ্রেষ্ঠত্ব, তাঁর ক্ষমতা সম্পর্কে চিন্তা করুন। এমন কিছু করুন যা আপনি স্বপ্নেও করতে পারেন না এবং আপনার উপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ যা আপনার চারপাশের যে কোনও কিছুর উপর আপনি যা অর্জন করতে পারেন তার চেয়ে বেশি প্রভাবশালী। এই ধরনের চিন্তা আপনার মানসিক দুর্বলতা নিরাময় করবে, আপনাকে অহংকার ও বিদ্রোহ (আল্লাহর বিরুদ্ধে) থেকে দূরে রাখবে, আপনার অহংকার ও অহংকার কমিয়ে দেবে এবং আপনাকে সেই বিবেক ফিরে নিয়ে যাবে যা আপনি বোকামি করে ত্যাগ করেছিলেন সাবধানে উপলব্ধি করার চেষ্টা করুন যে একজন শাসক তার প্রজাদের মনে সদিচ্ছা সৃষ্টি করতে পারে এবং তাদেরকে তার প্রতি বিশ্বস্ত ও আন্তরিক করে তুলতে পারে তখনই যখন তিনি তাদের প্রতি সদয় ও বিবেচনাশীল হন, যখন তিনি তাদের কষ্ট কমিয়ে দেন, যখন সে তাদের উপর অত্যাচার করে না এবং যখন সে তাদের ক্ষমতার বাইরে এমন কিছু চায় না। এগুলি হল সেই নীতিগুলি যা আপনার মনে রাখা উচিত এবং কাজ করা উচিত।" * মালিক আপনার মনের মধ্যে আপনার প্রজাদের জন্য দয়া, করুণা এবং ভালবাসা তৈরি করতে হবে। তাদের সাথে এমন আচরণ করবেন না যেন আপনি একটি ভোক্তা এবং হিংস্র পশু এবং তাদের গ্রাস করার মধ্যেই আপনার সাফল্য নিহিত। মনে রাখবেন, মালিক, আপনার প্রজাদের মধ্যে দুই ধরণের লোক রয়েছে: যারা আপনার মত একই ধর্মের অধিকারী; তারা আপনার ভাই, এবং যারা আপনার ধর্ম ছাড়া অন্য ধর্ম আছে তারা আপনার মত মানুষ। যে কোন শ্রেণীর পুরুষেরা একই দুর্বলতা ও অক্ষমতায় ভোগে যা মানুষের প্রতি ঝুঁকে পড়ে, তারা পাপ করে, ইচ্ছাকৃতভাবে বা মূর্খতার সাথে এবং অনিচ্ছাকৃতভাবে তাদের কাজের বিশালতা উপলব্ধি না করে পাপ করে। আপনার করুণা ও করুণা তাদের উদ্ধারে আসতে দিন এবং একইভাবে এবং একই পরিমাণে সাহায্য করুন যেভাবে আপনি আশা করেন যে আল্লাহ আপনার প্রতি করুণা ও ক্ষমা প্রদর্শন করবেন। আপনার হৃদয়কে মানুষের জন্য দয়া ও করুণা এবং তাদের জন্য ভালবাসা এবং কোমলতার প্রতি জাগ্রত করুন। কখনই, তাদের সাথে কখনই একটি শিকারী পশুর মতো আচরণ করবেন না যা তাদের খেয়ে পরিতৃপ্ত হতে চায়, কারণ লোকেরা দুটি বিভাগে পড়ে: তারা হয় বিশ্বাসে আপনার ভাই বা সৃষ্টিতে আপনার আত্মীয়। * বুদ্ধি ও প্রজ্ঞার চেয়ে উপকারী আর কোন পুঁজি নেই এবং অজ্ঞতা ও অসচেতনতার চেয়ে ক্ষতিকর আর কোন হীনমন্যতা নেই। ইবনে শু’বা আল-হাররানী তুহাফুল উকুল পৃ. ১৯৮'' বৈকল্পিক অনুবাদ জ্ঞানের মতো সম্পদ নেই, অজ্ঞতার মতো দারিদ্র্য নেই * চিন্তা ও চিন্তার মত জ্ঞান-বিজ্ঞান নেই; এবং জ্ঞান ও বিজ্ঞানের মত সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি নেই। মজলিসি বিহারুল আনোয়ার খণ্ড ১, পৃ. ১৭৯ * জ্ঞানী ও জ্ঞানী লোকদের সাথে মেলামেশা একজন ব্যক্তির প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করে। মজলিসি বিহারুল আনোয়ার খণ্ড ৭৮, পৃ. ৬ * একজন সজাগ ও বিদ্বান মানুষ যেকোনো ঘটনা থেকে পরামর্শ নেবেন। মজলিসি বিহারুল আনোয়ার খণ্ড ১, পৃ. ১৬০ * জ্ঞানী ব্যক্তির তিনটি লক্ষণ: জ্ঞান, সহনশীলতা এবং নীরবতা। মজলিসি বিহারুল আনোয়ার খণ্ড ২, পৃ. ৫৯ * বই হল জ্ঞানীদের বাগান। আবদুল ওয়াহেদ তামিমি ঘুরারুল হিকাম ওয়া দুরারুল কালিম পৃ. ২৪৫ * এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণই সকল দুঃখের মুল! * অসৎ লোক কাউকেই সৎ মনে করে না! গীতবিতান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দ (১৪০০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৫৫ ধম্মপদ- অনুবাদক- সতীশচন্দ্র মিত্র, প্রকাশক-দ্য স্টুডেন্টস লাইব্রেরি, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩১২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪১ তরুণের স্বপ্ন সুভাষচন্দ্র বসু কলকাতা, শ্রীগোপাললাল সান্যাল কর্ত্তৃক সঙ্কলিত ও প্রকাশিত, প্রকাশসাল- ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৯-১০ * রাজনীতি এমন একটা ক্ষেত্র, যেখানে কোন পুরুষ কোন মেয়ের জন্য ‘seat’ ছাড়তে পরাঙ্ম‌‍ুখ, সবাই ‘আপ-কা-ওয়াস্তে’— সরলা দেবী চৌধুরানী, জীবনের ঝরাপাতা- সরলা দেবী চৌধুরানী, প্রকাশক- শিশু সাহিত্য সংসদ প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৫৬-১৫৭ *পুঁজিবাদের আল্লাহ নাম টাকা, মসজিদ নাম ব্যাংক পুঁজিবাদ রাজনীতি]]। * …আমি সব রকম লাক্সারি করেছি। আমি যখন বিলেতে (লন্ডন) ছিলাম, আমার প্রাইভেট পাইলটসের লাইসেন্স ছিল। প্লেন চালানোর লাইসেন্স ছিল আমার। আমার লাইসেন্স ছিল।… প্রিন্স চার্লসের স্যুট বানাত যে দর্জি, সে দর্জি আমার স্যুটও বানাত। আমি কখনও বানানো স্যুট পরি নাই। সে দরজায় এসেছে, আমার মেজার করেছে। সে নিয়ে এসে… লন্ডনের খুবই দামি এলাকা, সেই দর্জি এসে আমার মাপজোক নিয়ে গেছে…। এসব এখন যখন আমি দেখি, এটা একটা ছেলেমানুষি ছিল। হোয়াট অ্যা ওয়েস্ট অফ মানি! এই টাকা দিয়ে আমি কতজনের উপকার করতে পারতাম! * রাস্তায় পোস্টার থাকুক আর না থাকুক, জনগণের মার্কাতেই জনগণ ভোট দেবে। আর সেই মার্কাটা হচ্ছে ধানের শীষ। ধানের শীষ এখন আর বিএনপির মার্কা নয়, এটা জাতির মার্কা, ধানের শীষ গণতন্ত্রের মার্কা। মুক্তিযুদ্ধকালীন যেমন জয় বাংলা ছিল আমাদের স্লোগান, তেমনি ধানের শীষ জাতির আকাক্সক্ষার প্রতীক, পরিবর্তনের মার্কায় পরিণত হয়েছে। * মানুষ যে একটা মানুষকে এত ভালোবাসতে পারে, বুঝতে পারিনি। যুদ্ধের পরে এই দেখলাম, একাত্তরের যুদ্ধে পেয়েছিলাম ভালোবাসা, আর এখন পাচ্ছি। * পৃথিবীতে দুটি জালিম সরকার আছে। একটি হলো নেতানিয়াহুর ইসরায়েল, অন্যটি নরেন্দ্র মোদির ভারত। তাই যখন নরেন্দ্র মোদি এসেছে তখন ছাত্ররা প্রতিবাদ করে ন্যায্য কাজ করেছে। আটক ৫৪ জনসহ ছাত্ররাই আমাদের ভবিষ্যৎ। তারাই উন্নত ভবিষ্যৎ দেখাতে পারে। * পরিবর্তন। আমাদের পরিবর্তন দরকার, যেন সবাই ভালো থাকি। জনকল্যাণকর বাংলাদেশ, যেটি পৃথিবীর আদর্শ হবে। আমরা পৃথিবীর সবার কাছে আদর্শ হবো। এখন তো পুঁজিপতিরা আমাদের পিঠ থাপড়ায়। আমাদের ভুল কাজে প্রবাহিত করে। আমাদের তা পরিবর্তন করতে হবে। তরুণরা সে পরিবর্তন আনবে। * আমরা যারা যুদ্ধ করেছি একবার, একাত্তরে আট-নয় মাস; কিন্তু বীরাঙ্গনা যারা আছেন তারা যুদ্ধ করেছেন বারবার। একাত্তরে যুদ্ধ করেছেন, যুদ্ধের পর যুদ্ধ করেছেন, এখনো যুদ্ধ করে যাচ্ছেন। * আপনারা অনেকেই জানেন না যে ইয়াবা একটা ওষুধ। আপনি যদি ইয়াবা পেতে চান তবে অবশ্যই ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন লাগবে। প্রেসক্রিপশন নিয়ে ইয়াবা আনা হলে এর দাম ৩ থেকে ৫ টাকা হতো। দেশে রাজশাহীতে এক সময় গাঁজা চাষ হতো। হাঁপানির শেষ চিকিৎসা গাঁজা দিয়ে হয়। এ ছাড়া মানুষ সবচেয়ে বেশি আসক্ত হচ্ছে সিগারেটে। মাদকাশক্তির শুরুই হয় সিগারেট দিয়ে। অথচ এটা নিয়ে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই। * পৃথিবীর কোনো বিশেষজ্ঞ ধারণা করতে পারেননি শ্রীলঙ্কার জনগণ যে তুষের আগুনে জ্বলছিল, তা বিস্ফোরণে পরিণত হবে। শ্রীলঙ্কার জাতীয় বীর, আজ জাতীয় ভিলেনে পরিণত হয়েছে। * বাংলাদেশের দারিদ্র্যের অন্যতম কারণ স্বাস্থ্যব্যবস্থার নাজুক পরিস্থিতি। এখানে ওষুধের দাম বৃদ্ধি ও চিকিৎসকের অবহেলায় মানুষ চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নতি না হলে বাংলাদেশে দারিদ্র্য কমবে না। * পদ্মার পাড়ে ১০ লাখ লোক জমায়েত করে অর্থ অপচয় না করে সিলেট অঞ্চলের বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে হবে। এতে ওই অঞ্চলে মানবিক বিপর্যয় রোধ করা যাবে। * ইতিহাসে অনেক কিছু দেখেছি। মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি। এবার পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেখলাম। * আজ গণতন্ত্রের জন্য আমাদের কথা বলতে হবে। সাংবাদিকদের লিখতে হবে। যতই অসুবিধা হোক, যতই সাংবাদিকদের ওপর অত্যাচার হোক, লিখে যেতে হবে। * কোনো সজ্জন মুসলমান, প্রকৃত মুসলমান কারো বাড়িতে আগুন দিতে পারে না, ইসলামিক নাম থাকলেই মুসলমান হওয়া যায় না। মুসলমান যদি সজ্জন না হয়, তবে সে মানুষেরও অধম। * বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আমরা কেঁদেছিলাম; আওয়ামী লীগ খুশি হয়েছিল। আওয়ামী লীগ নেতারা বলেছিলেন জালেমের হাত থেকে দেশ রক্ষা পেয়েছে।' তারাই তো দেশকে উল্টো পথে নিয়ে গিয়েছে। * বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির মতো লড়াকু দল আছে বলেই এখনও আশা আছে, ভরসা আছে। তাদের জানবাজি লড়াইয়ের মাধ্যমে দুঃসময়কে আমরা অতিক্রম করব। সমাজতন্ত্র ছাড়া দেশ ও জনগণের মুক্তি নেই। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি এ সংগ্রামে নেতৃত্ব দেবে। * স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজনও বিজ্ঞান পড়েনি। মন্ত্রীও বিজ্ঞান বোঝেন না, সচিবও কোনো দিন বিজ্ঞান পড়েছেন কিনা জানি না। এজন্য দ্বিগুণ দামে ভ্যাকসিন কেনায় তাদের উৎসাহ। প্লেনের ভাড়া ছাড়াই প্রায় ১৪ ডলার দিয়ে তারা ভ্যাকসিন ক্রয় করেছেন। * আর্জেস গ্রেনেড কোত্থেকে আসছে? দেখেন আর্জেস গ্রেনেড, আমি জানিনা সময়টা মিলে কিনা। আমাদের বর্তমান চীফ অব আর্মি আজিজ সাহেব চট্টগ্রামের কমান্ডেন্ট ছিলেন, জিওসি ছিলেন, তাঁর ওখান থেকে একটা ব্যাপক সংখ্যক অ্যাঁ..এ সমরাস্ত্র গোলাগুলি চুরি হয়ে গেছিল, হারিয়ে গেছিল, বিক্রি হয়ে গেছিল। এবং এজন্য একটা কোর্ট মার্শালও হয়েছিল। আজিজের নামে, জেনারেল আজিজের নামে কোর্ট মার্শালও হয়েছিল। অসত্য বক্তব্য, যার জন্য তিনি পরবর্তীতে দুঃখ প্রকাশ করেন। * একটি কাল্পনিক কাহিনিকে ভিত্তি করে ভারত রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছে। মহাভারত, রামায়ণ দুটোর মধ্যেই প্ররোচনা ও মিথ্যাচারের গল্পকাহিনি রয়েছে। তাদের গল্পকাহিনির ওপর ভিত্তি করেই ৫০০ বছরের পুরনো বাবরি মসজিদ ভেঙে সেখানে আজগুবি রাম মন্দির নির্মাণ করেছে ভারত। এটি ভারত জাতির জন্য একটি দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। আমরা বাংলাদেশের মানুষ এর বিরুদ্ধে একটি কথাও বলিনি। ধর্মীয় উস্কানিমূলক আখ্যা দিয়ে এই বক্তব্যের জন্য তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। * আপনি আব্দুল কাদের মোল্লাকে ‘কসাই’ কাদের নাম দিয়ে ফাঁসি দিয়েছেন। তিনি তো ছাত্র ইউনিয়ন করতেন। উনি তো ছাত্রশিবিরও করেননি। অসত্য বক্তব্য, কাদের মোল্লা কখনো ছাত্র ইউনিয়নে ছিলেন না। * ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিবেকের বাতিঘর। * উনাকে তো আমরা স্বৈরাচার এরশাদের দোসর হিসেবে জানতাম। স্বৈরাচারের দোসর জানতাম। তিনি এখন বক্তব্য রাখেন, গণতন্ত্রের কথা বলেন। এরশাদের সাথে ওষুধ নীতি নিয়ে কি দহরম মহরম করেছেন তা মানুষের জানা আছে। আজকে জাতির বিবেক হয়েছেন, কে কি করবে না করবে কার কি করা উচিত সেটার মাত্রা ছাড়িয়ে ছবক দিচ্ছন উদ্দেশ্যে প্রণোদিতভাবে। * জাফরুল্লাহ চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন ঠিকই, কিন্তু একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জাফরুল্লাহ চৌধুরী জাতির সামনে যে মিথ্যাচার করছেন তা দুঃখজনক। আমি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমি মনে করছি জাফরুল্লাহ চৌধুরী উন্মাদের মত প্রলাপ করছেন। * ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সঙ্গে আমার রাজনৈতিক দর্শনের মিল নেই। কিন্তু চেতনার মিল আছে। আমি উনাকে বঙ্গবন্ধুর মতোই ভালোবাসি। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী দেশ মাতৃকার টানে সেদিন নিরাপদ জীবন রেখে অনিশ্চিত জীবনকে বেছে নিয়েছিলেন। তিনি তখন ফিল্ড হাসপাতাল গড়ে না তুললে, আহত মুক্তিযোদ্ধদের চিকিৎসা না দিলে শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা হয়তো আরও বেশি হতো। পক্ষাঘাতগ্রস্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পেত। * ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। একই সঙ্গে তিনি ছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের মুক্তির যোদ্ধা। সব সময় সাহসী বিবেকের প্রতিধ্বনি করতেন। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ একটি সাহসী কণ্ঠ থেকে বঞ্চিত হবে। আমি তার আত্মার শান্তি কামনা করছি। তিনি জীবন থেকেও কর্মকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। কর্মের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের মানুষের কাছে বেঁচে থাকবেন। * অনেক মানুষ তাকে নিয়ে অনেক কথা বলেন। কিন্তু, তাদের প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে, পারলে একজন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী হয়ে দেখান, তার মতো কাজ করে দেখান। পারলে তার মতো করে নিঃস্বার্থভাবে নিজের জীবন দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করে দেখান। * যে কোনো কঠিন পরিস্থিতিতে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী আমাকে শুধু নয়, অনেককেই ফোন করে সাহস দিতেন, অনুপ্রাণিত করতেন। আমাদের যদি কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকতো তবুও তার কারণেই আমাদের যেতে হতো। * জাফরুল্লাহ মনে করতেন, আত্মবিশ্বাসী নারীরা লিঙ্গবাদের বেড়াজালের বাইরে মুক্ত পরিবেশে বড় কাজ করতে পারে। একজন বাস্তববাদী হিসেবে তিনি অনুধাবন করেছিলেন, স্বাস্থ্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্যারামেডিকরা সাইকেল চালালে তাঁরা আরও দ্রুততার সঙ্গে সেবাগ্রহীতার কাছে পৌঁছাতে পারবেন। ধর্মীয় রক্ষণশীলদের তীব্র আপত্তি সত্ত্বেও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র বাংলাদেশে নারীদের সাইকেল চালানোর ব্যাপারে অগ্রগামী। ১৯৭৭ সালে আন্তর্জাতিক নারী দিবসে এই আত্মবিশ্বাসী নারীরা সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে ঢাকা পর্যন্ত ২৫ মাইল সাইকেল চালিয়েছিলেন। * বটের নাম ব্যবহারকারী:আফতাব বট]] * মানবমাত্রেরই সহিষ্ণু ও ক্ষমাশীল হওয়া উচিত। ক্ষমাতে একদিকে যেমন হৃদয়ের উদারতা প্রকাশিত হয়, অপরদিকে তেমনই দয়া ও লোকানুরাগ প্রদর্শিত হইয়া থাকে। আমরা যদি ক্রমাগত আমাদিগের শত্রুগণের প্রতি ক্ষমা ও সহিষ্ণুতা প্রদর্শন করিতে থাকি, তাহা হইলে কোন না কোন দিন তাহাদিগের হদয় অনুরাগে আর্দ্র হইয়া পড়িবে। শত্রুবিজয়ের এরূপ সহজ ও সুন্দর পন্থা আর কুত্রাপি দৃষ্টিগোচর হয় না। বিদ্যাসাগর জননী ভগবতী দেবী প্রিয়দর্শন হালদার, প্রকাশক- প্রজ্ঞাভারতী, কলিকাতা, প্রকাশসাল- ১৯১২ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৯ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৯ আবির্ভাব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সঞ্চয়িতা, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, প্রকাশস্থান- কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪৩৩ ক্ষমা- গুরুনাথ সেনগুপ্ত, হিতদীপ, শ্রীগুরুনাথ সেনগুপ্ত কর্ত্তৃক প্রণীত ও প্রকাশিত, মুদ্রক- স্কুল বুক প্রেস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দ (১২৯৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৭ * যুবাইরের পরিবার! আপনারা যদি আমার জন্য স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করেন তবে আমরা আরবদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিকারী ঘরের লোক হব। ঈশ্বরের সন্তুষ্টির জন্য আমরা নিঃশেষ হয়ে যাব, কিন্তু কোন দুর্যোগ আমাদের কষ্ট দেবে না। এবং এখন, হে যুবাইরের পরিবার, তরবারির আঘাত যেন তোমাদের ভয় না করে। যখনই আমি যুদ্ধের ময়দানে উপস্থিত হয়েছি, নিহতদের মধ্য থেকে আহত অবস্থায় নিয়ে গিয়েছি; এবং আমি তলোয়ারের আঘাতের যন্ত্রণার চেয়ে তরবারির ক্ষতের চিকিৎসা আরও খারাপ বলে মনে করেছি। আপনার তরবারিগুলিকে রক্ষা করুন যেমন আপনি মুখ রক্ষা করেন। আমি এমন কোন লোককে জানি না যে কখনও তার তলোয়ার ভেঙ্গে তার জীবন বাঁচিয়েছে। যদি একজন পুরুষ তার তরবারি হারায়, তবে সে একজন মহিলার ন্যায় অরক্ষিত। চকচকে তলোয়ারগুলিতে মনোযোগ দিও না; প্রত্যেকে তার প্রতিপক্ষকে নিযুক্ত করুক। আমার সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন যেন আপনাকে বিভ্রান্ত না করে এবং বল না আবদুল্লাহ ইবনুল জুবায়ের কোথায় কিন্তু কেউ যদি আমার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে, আমি সামনের সারিতে আছি। অনুবাদ মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে গত শরতে শুরু হওয়া গণমানুষের অভিবাসন কক্সবাজারকে পরিণত করেছে বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী বসতিতে। * সন্ধ্যার পর কক্সবাজার শহরে পর্যটকদের করার কিছু থাকে না। পুরো শহর ভুতুড়ে শহরে পরিণত হয়। তখন শহরের নিরাপত্তাও থাকে না, বিচেরও নিরাপত্তা থাকে না। * দুঃখের বিষয় কোনো পর্যটক যদি সেখানে যায় তাহলে তারা কি দেখবে। তারা কক্সবাজারে প্রবেশের পরপরই কলাতলী চত্বরে দেখতে পাবে একটি ভাস্কর্য। যে ভাস্কর্যে কিছু সামুদ্রিক মাছের সাথে আছে একটা হাঙ্গরের ভাস্কর্য। যারা জ্যান্ত মানুষ পানিতে পেলে খেয়ে ফেলে। * কক্সবাজারের প্রতি বঙ্গবন্ধুর আলাদা আকর্ষণ ছিল। প্রতি শীত মৌসুমে আমাদের নিয়ে কক্সবাজারে বেড়াতে যেতেন। উখিয়াতে জঙ্গলের পথ বেয়ে বেড়াতে যেতাম। বাঘ-হাতির ডাক শুনতাম। যদিও এখন সেই চিহ্ন নেই। * কক্সবাজারকে বলা যায় পর্যটন শহর বা রাজধানী। পাহাড় ও সমুদ্রবেষ্টিত এ শহর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। এ মনোরম পরিবেশ নিজের সৌন্দর্যের বিকিরণ সম্ভবত তার লেখক কবিদের নিয়ে ঘটায়। তাই কক্সবাজারে কবির সংখ্যা যত বেশি অন্যান্য ক্ষেত্রে তত তৎপরতা নেই। তবে কক্সবাজারের পুরোনো দিনের আঞ্চলিক ভাষায় অনেক বচন বা লোককাহিনি ফেরে মানুষের মুখে মুখে। এসব কাহিনি কেচ্ছা হিসাবে প্রচলিত। * কক্সবাজারের প্রশাসনিক ইতিহাস ও নাম-মহাত্ম পণ্ডিতি ভাষায় অতি-সাম্প্রতিক। জেলা হিসেবে এর অস্তিত্ব মাত্র তিন যুগ আগের। কিন্তু দুইশ বছর আগেও কক্সবাজার নামক কোন শব্দ বা বাক্যের অস্তিত্ব বিশ্বমানচিত্রে ছিল না। তবে ভিন্ন নামে তার ভূ-রাজনৈতিক ইতিহাস সুপ্রাচীন। পৃথিবীর কোনো বিশেষজ্ঞ ধারণা করতে পারেননি শ্রীলঙ্কার জনগণ যে তুষের আগুনে জ্বলছিল, তা বিস্ফোরণে পরিণত হবে। শ্রীলঙ্কার জাতীয় বীর, আজ জাতীয় ভিলেনে পরিণত হয়েছে। * আমাদের অসীম শক্তি আছে—নাই আমাদের আত্ম-বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা। নিজের উপর, নিজের জাতির উপর বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা ফিরাইয়া আনিতে হইবে। দেশবাসীকে অন্তরের সঙ্গে ভালবাসিতে হইবে। মানুষ অন্তরের সহিত যাহা আকাঙ্ক্ষা করে তাহা একদিন পাইবেই পাইবে। নেতাজীর জীবনী ও বাণী নৃপেন্দ্রনাথ সিংহ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১১১ নৈবেদ্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৮ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১১২ কণিকা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৮ * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * আমি জলঢোরা নই, বেলেবরা নই, আমি জাত কোবরা গোখরো, এক ছোবলেই ছবি। * মহামারীর সময় যখন আমার বাবা মারা যান, আমি আসতে পারিনি। আমি তাকে এভাবে দেখতে চাইনি। আমরা কেমন ছিলাম, সে জন্য আমি তাকে স্মরণ করতে চেয়েছিলাম। একইভাবে আমি বাপ্পিদাকে স্মরণ করতে চাই আমরা কীভাবে বসতাম। একসঙ্গে গান বানাই, গান শুনি। আমি শুধু তার সঙ্গে ভাল দিনগুলো মনে রাখতে চাই। * সকলকেই লড়াই করতে হয়। কিন্তু আমাকে একটু বেশিই করতে হয়েছিল। মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিল, আমি বোধহয় আমার লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব না। নানা কারণে কলকাতাতেও ফিরতে পারছিলাম না। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছিল, আমি এমনকী আত্মহত্যার কথাও ভেবেছিলাম। কিন্তু আমার সকলের প্রতি উপদেশ, কখনও লড়াই বন্ধ করে জীবন শেষ করে দেওয়ার কথা ভাববেন না। আমি জন্মগত ভাবে একজন লড়াকু মানুষ। আমি হারতে শিখিনি। দেখুন, আজ আমি কোথায় পৌঁছেছি। * আমি কখনও চাইব না, আমি যে কষ্টের মধ্যে দিয়ে গিয়েছি, তা অন্য কেউ ভোগ করুক। নিজের গায়ের রঙের জন্য পদে পদে হেনস্থা হতে হয়েছে আমাকে। চূড়ান্ত অসম্মানের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। এমন দিন গিয়েছে যে, খালিপেটে ঘুমোতে হয়েছে। একা একাই কেঁদেছি। এমন অনেক দিন হয়েছে, যখন ফুটপাথই ছিল আমার আশ্রয়। আমি চাই না, আমি যে কষ্টের মধ্যে দিয়ে গিয়েছি, অন্য কেউ সেই কষ্টের মুখোমুখি হোক। সেই কারণে চাই না, আমার উপর বায়োপিক তৈরি হোক। * তুমি সফল হলে আমি অভিনয় ছেড়ে দেব * বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘অবিচার’ করার আগে খুব ভয়ে ছিলাম। বাংলা ও হিন্দি দুই ভাষাতেই শুটিং করতে হবে, আমি তো হিন্দি জানি না! হাসান ভাই অভয় দিয়ে বললেন, তুই পারবি, কোনো সমস্যা হবে না। মিঠুন চক্রবর্তী যে বাঙালি, বাংলা বলতে পারেন—আমি সেটা জানতামই না। প্রথম দেখা হওয়ার আগে তাই ভয়েই ছিলাম, কিভাবে তাঁর সঙ্গে কথা বলব। ঘটনা ঘটল উল্টোটা। আমাকে দূর থেকে ডাকতে ডাকতেই কাছে এলেন, ‘এই রোজিনা, কেমন আছো! তুমি নাকি এখানকার সুপারস্টার!’ তাঁর মুখে বাংলা শুনে আশ্বস্ত হলাম, অবাকও হলাম। পরে জানলাম, মিঠুন বাঙালি। * আমার গান অক্ষয় কুমারকে তারকা বানিয়েছে। তিনি যখন সিনেমা শুরু করেন তখন তারকা ছিলেন না। অক্ষয় আগে গরীবের মিঠুন চক্রবর্তী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। অন্যদিকে, মিঠুন ছিলেন গরীবের অমিতাভ। * ব্যক্তি মিঠুন চক্রবর্তীকে শ্রদ্ধা জানাই। লোকে দেখে শেখে, ঠেকে শেখে। কিন্তু মিঠুনদা তো দেখেও শিখছেন না, ঠেকেও শিখছেন না। মিঠুনদার রাজনৈতিক ভূমিকাকে বাংলার মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছেন। সরলতা হলো সরল হওয়ার অবস্থা বা গুণ। কিছু ব্যবহারে সরলতা" শব্দটি সৌন্দর্য, বিশুদ্ধতা বা স্বচ্ছতাকে বোঝাতে পারে। আবার অনেক ক্ষেত্রে শব্দটি প্রয়োজনীয়তার সাথে সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ততা বা জটিলতার অভাবের পরামর্শও দিতে পারে। মানুষের জীবনধারায় অত্যধিক সম্পত্তি বা বিভ্রান্তি থেকে মুক্ত মনকে বোঝাতে সরলতা শব্দটি ব্যবহার হতে পারে, যেমন একটি সাধারণ জীবনযাত্রার ধরন। * যেখানে সরলতা সেইখানেই পবিত্রতা বিরাজ করে। কুটিলতা ও স্বার্থপরতা সরল ব্যক্তির হৃদয়কে কখন কলঙ্কিত করিতে পারে না। আলোকে ও অন্ধকারে ষেরূপ প্রভেদ, সরলতা এবং কপটতায় সেইরূপ প্রভেদ। চন্দ্রের বিমল আলোকের ন্যায় সরলতা মানবচরিত্রকে উজ্জ্বল করিয়া রাখে। সরলতার সহিত সত্যের অতি নিকট সম্বন্ধ। বাস্তবিক সরলতা সত্যের ভিত্তিরূপ। * তিলোত্তমা অপাঙ্গে অর্দ্ধদৃষ্টি করিতে জানিতেন না, দৃষ্টিতে কেবল স্পষ্টতা আর সরলতা; দৃষ্টির সরলতাও বটে, মনের সরলতাও বটে; তবে যদি তাঁহার পানে কেহ চাহিয়া দেখিত, তবে তৎক্ষণাৎ কোমল পল্লব দুখানি পড়িয়া যাইত; তিলোত্তমা তখন পরাতল ভিন্ন অন্যত্র দৃষ্টি করিতেন না। দুর্গেশনন্দিনী বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রকাশক- গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৩৩ * জ্ঞানে প্রেমে অনেক প্রভেদ। জ্ঞানে আমাদের ক্ষমতা বাড়ে, প্রেমে আমাদের অধিকার বাড়ে। জ্ঞান শরীরের মত, প্রেম মনের মত। জ্ঞান কুস্তি করিয়া জয়ী হয়, প্রেম সৌন্দর্য্যের দ্বারা জয়ী হয়। জ্ঞানের দ্বারা জানা যায় মাত্র, প্রেমের দ্বারা পাওয়া যায়। জ্ঞানেতেই বৃদ্ধ করিয়া দেয়, প্রেমেতেই যৌবন জিয়াইয়া রাখে। জ্ঞানের অধিকার যাহার উপরে তাহা চঞ্চল, প্রেমের অধিকার যাহার উপরে তাহা ধ্রুব। জ্ঞানীর সুখ আত্মগৌরব-নামক ক্ষমতার সুখ, প্রেমিকের সুখ আত্মবিসর্জ্জন-নামক স্বাধীনতার সুখ। জ্ঞান ও প্রেম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] হও ধরমেতে ধীর অতুলপ্রসাদ সেন]] *নিজেকে চিনতে পারাটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় জ্ঞান। * জ্ঞান ও প্রেম উভয়ই আমাদের মনুষ্যজীবনে সাধনার বস্তু। প্রেম প্রথম স্তর। প্রেম মানুষকে জ্ঞানেতে পৌঁছাইয়া দেয়। প্রেম প্লাবন আনে, সেই প্লাবনে হৃদয়ের সঙ্কীর্ণতা ও পাপ মলিনতা ধুইয়া হৃদয়কে পবিত্র করে ও জ্ঞানসাগরে মিশিয়া যায়। পবিত্রতা বলতে কোন পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাকে বোঝায়। পবিত্রতা শব্দটির ব্যাপকতা অনেক বেশি। পবিত্রতা মানে জীবনব্যাপী পবিত্রতা। বিশ্বাসের পবিত্রতা, কর্মের পবিত্রতা, শারীরিক পবিত্রতা, মানসিক পবিত্রতা, আর্থিক পবিত্রতা, বাহ্যিক পবিত্রতা, অভ্যন্তরীণ পবিত্রতা; ভাষা তথা বাক্য ও শব্দের পবিত্রতা, রুচির পবিত্রতা, দৃষ্টি ও দৃষ্টিভঙ্গির পবিত্রতা এবং পরিবেশ–প্রতিবেশের পবিত্রতা। * যেখানে সরলতা সেইখানেই পবিত্রতা বিরাজ করে। * সকাল বেলার শান্তি, স্নিগ্ধতা সৌন্দর্য্য পবিত্রতা সে তো কেবল বস্তু নয়, সেই হ’চ্চে সকালের বীণাযন্ত্রের সঙ্গীত। ভানুসিংহের পত্রাবলী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৫ ২৬ * বৌদ্ধসাধকের ধ্যানের বিষয় চারিটি। প্রথম—নির্জ্জনে ধ্যান করিয়া চিত্ত হইতে সর্ব্বপ্রকার পাপলালসা-বিমোচন। দ্বিতীয়—পবিত্র আনন্দ ও সুখের ধ্যানের দ্বারা চিত্তসমাধান। তৃতীয়—আধ্যাত্মিক বিষয়ের ধ্যান দ্বারা চিত্তবিনোদন। চতুর্থ—চিত্তকে সুখ ও দুঃখের উর্দ্ধে উন্নত করিয়া পবিত্রতা ও শান্তির মধ্যে বিহার। বুদ্ধের জীবন ও বাণী- শরৎকুমার রায়, প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩২১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১১৭ নিচে ভুক্তির সংখ্যা অনুযায়ী উইকিউক্তিয়ানদের তালিকা প্রদান করা হল। হাজ্জাজ বুদ্ধিমান এবং কঠোর প্রকৃতির শাসক ছিলেন। তাকে কখনো পৈশাচিকভাবে বর্ণনা করা হলেও আধুনিক ইতিহাসবিদরা এতে পরবর্তীকালের আব্বাসীয় ইতিহাসবিদ ও জীবনীকারদের প্রভাব স্বীকার করেন। তারা উমাইয়া খিলাফতের প্রতি প্রবলভাবে অনুগত হাজ্জাজের বিরোধিতা করতেন। সামরিক কমান্ডারদের বাছাইয়ের সময় হাজ্জাজ বিন ইউসুফ কঠোর নীতি অবলম্বন করতেন। সৈনিকদের র‍্যাঙ্কের ক্ষেত্রে তিনি শৃঙ্খলা আরোপ করেন। এর পদক্ষেপ মুসলিম সাম্রাজ্যের দূর বিস্তৃতিতে সহায়ক হয়েছিল। তিনি সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ দলিল আরবিতে অনুবাদের ব্যবস্থা নিশ্চিত করেন এবং প্রথমবারের মত তিনি খলিফা আবদুল মালিককে মুসলিম বিশ্বের জন্য বিশেষ মুদ্রা চালুর ব্যাপারে রাজি করাতে সক্ষম হন। এর ফলে সম্রাট দ্বিতীয় জাস্টিনিয়ানের অধীন বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের সাথে যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ৬৯২ সালে সেবাস্টোপলিসের যুদ্ধে লিওন্টিওস বাইজেন্টাইনদের নেতৃত্ব দেন। যুদ্ধে বাইজেন্টাইনরা পরাজিত হয়। আমি জেনেছি যে আপনি যে পদ্ধতি এবং নিয়ম অনুসরণ করেন তা (ইসলামী) আইনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তা ব্যতীত আপনি ছোট-বড় সকলকেই সুরক্ষা দেন এবং শত্রু ও বন্ধুর মধ্যে কোনো পার্থক্য করেন না। অথচ আল্লাহ বলেন কাফেরদের কোনও সুযোগ দিও না, তাদের গলা কেটে দাও।' সুতরাং জেনে নিন এটাই মহান আল্লাহর নির্দেশ। আপনি সুরক্ষা প্রদানের জন্য খুব বেশি প্রস্তুত হবেন না… এর পরে, ইসলাম গ্রহণকারী ব্যতীত অন্য কোনও শত্রুকে সুরক্ষা দেবেন না। এটি একটি যোগ্য সংকল্প এবং মর্যাদার অভাব আপনার কাছে গণ্য করা হবে না। এলিয়ট এবং ডাওসন, প্রথম খন্ড, ১৭৩। মুহাম্মাদ বিন কাসিমের কাছে চিঠি। মুহাম্মাদ বিন কাসিম যখন সিন্ধু জয় শুরু করেন, তখন তিনি সেই ভূখণ্ডের মানুষকে ধর্মান্তরিত করার নীতি প্রয়োগ করেন, যা মৃত্যুর যন্ত্রণার মধ্যে লড়াই শুরু হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তাই তিনি জনগণকে শর্ত দিয়েছিলেন, যদি তারা কোনো যুদ্ধ না করে তার বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে; তাহলে তিনি তাদের ধর্মান্তরিত করতে বাধ্য করবেননা। যখন তার পরবর্তী নম্রতার নীতির প্রতিবেদন বাগদাদে তার পৃষ্ঠপোষক হাজ্জাজের কাছে পৌঁছে, তখন তিনি এই নম্রতার নীতি অস্বীকার করে বিন কাসিমকে এই চিঠি লিখেছিলেন। * যাতে সমগ্র হিন্দ ও সিন্ধু দেশে তোমার কর্তৃত্ব সুনিশ্চিত হয়। যদি কেউ মুহম্মাদের ক্ষমতার কাছে বশ্যতা স্বীকার করতে অস্বীকার করে তবে তাকে হত্যা কর। সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের আদেশে তুমি বিজয়ী হও, যাতে তুমি হিন্দ দেশকে চীনের সীমানায় বশীভূত করতে পার। * মুহাম্মাদ কাসিম হাজ্জাজের কাছে যাত্রা করেন এবং কিছু দিন পর নিম্নলিখিত কার্যকারিতার উত্তর পান। আমার প্রিয় ভাতিজা মুহাম্মদ কাসিমের চিঠি পাওয়া গেছে, ঘটনা বুঝতে পেরেছে। দেখা যাচ্ছে যে ব্রাহ্মনাবাদের প্রধান বাসিন্দারা বুদ্ধের মন্দির মেরামত করার এবং তাদের ধর্ম পালনের অনুমতি দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন। যেহেতু তারা দাখিল করেছে, এবং খলিফাকে কর দিতে রাজি হয়েছে, তাই তাদের কাছ থেকে সঠিকভাবে আর কিছুই প্রয়োজন হতে পারে না। তাদের আমাদের সুরক্ষায় নেওয়া হয়েছে, এবং আমরা কোনভাবেই তাদের জীবন বা সম্পত্তির উপর হাত বাড়াতে পারি না। তাদের দেবতাদের পূজা করার অনুমতি দেওয়া হল। কাউকে তার নিজের ধর্ম অনুসরণ করতে নিষেধ বা বাধা দেওয়া উচিত নয়। * যেখানেই একটি প্রাচীন স্থান বা বিখ্যাত শহর বা গ্রাম পাবেন, সেখানে মসজিদ ও মিম্বর স্থাপন করবেন; এবং খুতবা পাঠ চালু করবেন এবং এই [খলিফার] সরকারের নামে মুদ্রা জারি করবেন। এবং আপনি আপনার সৌভাগ্যের দ্বারা এই সৈন্যবাহিনীর সাথে অনেক কিছু অর্জন করেছেন নিশ্চিত থাকুন যে আপনি কাফেরদের যে জায়গায় যাবেন তা বিজিত হবে। এলিয়ট এবং ডাউসন, হিস্ট্রি অফ ইন্ডিয়া অ্যাজ টুল্ড বাই ইটস অউন হিস্টোরিয়ানস, প্রথম খন্ড: ২০৬-২০৭। বালাকৃষ্ণ, এস. ইনভেডার এন্ড ইনফিডেলস: ফ্রম সিন্ধ টু দেলহি: দ্য ফাইভ হান্ড্রেড ইয়ারস জার্নি অব ইসলামিক ইনভেশনস-এ উদ্ধৃত। নয়া দিল্লি: ব্লুমসবারি, ২০২১। মুহাম্মাদ বিন কাসিম মুলতান ত্যাগ করার আগে, হাজ্জাজের কাছ থেকে একটি চিঠিতে এই আদেশ পেয়েছিলেন, যা তিনি বিশ্বস্ততার সাথে তা বাস্তবায়ন করেছিলেন। হাজ্জাজ বিন ইউসুফ সম্পর্কিত উক্তি * বন্ধুত্ব বলিতে তিনটি পদার্থ হয়। দুই জন ব্যক্তি ও একটি জগৎ। অর্থাৎ দুই জনে সহযোগী হইয়া জগতের কাজ সম্পন্ন করা। আর প্রেম বলিলে দুই জন ব্যক্তি মাএ বুঝায়, আর জগৎ নাই। দুই জনেই দুই জনের জগৎ। অতএব বন্ধুত্ব অর্থে দুই এবং তিন। প্রেম অর্থে এক এবং দুই। **বিবিধ প্রসঙ্গ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- আদি ব্রাহ্মসমাজ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দ (১২৯০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৫৬ * দানশীল ব্যক্তি সর্ব্বজনপ্রিয়, তাঁহার বন্ধুত্ব অতিশয় মূল্যবান বলিয়া বিবেচিত হইয়া থাকে। গৌতম বুদ্ধ বুদ্ধের জীবন ও বাণী- শরৎকুমার রায়, প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩২১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪৪ * আমি কেমন করিয়া যেন জানিতে পারিয়াছিলাম, ‘বড়’ ও ‘ছোট’র বন্ধুত্ব সচরাচর এম্‌নিই দাঁড়ায়। বোধ করি ভাগ্যবশে পরবর্ত্তী জীবনে অনেক ‘বড়’ বন্ধুর সংস্পর্শে আসিব বলিয়াই ভগবান দয়া করিয়া এই সহজ জ্ঞানটা আমাকে দিয়াছিলেন যে, কখনও কোন কারণেই যেন অবস্থাকে ছাড়াইয়া বন্ধুত্বের মূল্য ধার্য্য করিতে না যাই। গেলেই যে দেখিতে দেখিতে ‘বন্ধু’ প্রভু হইয়া দাঁড়ান এবং সাধের বন্ধুত্বপাশ দাসত্বের বেড়ি হইয়া ‘ছোট’র পায়ে বাজে, এই দিব্যজ্ঞানটি এত সহজে এমন সত্য করিয়াই শিখিয়াছিলাম বলিয়া লাঞ্ছনার হাত হইতে চিরদিনের মত নিষ্কৃতি পাইয়া বাঁচিয়াছি। **শ্রীকান্ত (প্রথম পর্ব শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রকাশক- গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, কলকাতা, ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ, পৃষ্ঠা ৭৪ আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ জন্ম ২৫ জুলাই ১৯৩৯) বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক ও সমাজসংস্কারক। তার জীবনের উল্লেখযোগ্য কীর্তি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র, যা চল্লিশ বছর ধরে বাংলাদেশে ‘আলোকিত মানুষ’ তৈরির কাজে নিয়োজিত রয়েছে। ২০০৪ সালে তিনি রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার লাভ করেন। বাংলাদেশে অ-প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বিস্তারে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ২০০৫ সালে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে। প্রবন্ধে অবদানের জন্য তিনি ২০১২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৭০-এর দশকে তিনি টিভি উপস্থাপক হিসাবে বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। * মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। * আসলে জীবন ছোট নয় আমাদের সুখের মুহূর্তগুলো ছোট। তাছাড়া জীবন ছোট মনে হওয়ার কারণ হচ্ছে স্মৃতির অভাব। আমরা কখনো বর্তমানে থাকিনা। হয় থাকি ভবিষ্যতে, না হয় অতীতে। আমরা পাওয়াকে ভুলে যাই বলেই মনে হয় কিছুই পাই নাই। * অপ্রয়োজনের জিনিস সুন্দর হয়, প্রয়োজনের জিনিস গাড়লের মতো হয়। * সেটুকুই আমরা, যেটুকু আমরা সংগ্রাম করি। * যে কোনো জাতির প্রতিভাবানেরা সে জাতির গড়পড়তা মানুষের সম্পূর্ণ বিপরীত। তারা সবাই সে জাতির প্রিয় প্রতিপক্ষ। * প্রেম শব্দটির মানে হচ্ছে না পাওয়া। * কেউ বলেনি তুমি পারবে না, তুমিই বলছ। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। *বড় দুর্ঘটনা নিয়ম; জিনিসের ক্রম তাদের ছাড়া চলতে পারে না; এবং, ধূমকেতুর চেহারা দেখতে, কেউ বিশ্বাস করতে প্রলুব্ধ হবে যে স্বর্গ নিজেই তারকা অভিনেতাদের প্রয়োজন। * আমি ধূমকেতু বাদে নেহারদেয়ার রাস্তার মতো স্বর্গের পথের সাথে পরিচিত, যে সম্পর্কে আমি অজ্ঞ। স্যামুয়েল অব নেহারদিয়া তালমুদ, বেরাচোট ৫৮বি *যাত্রায় যেমন সং, আকাশে তেমনি ধূমকেতু। আকাশের গ্রহ নক্ষত্রগুলির সকলেরই এক একটা নিয়মিত কাজ আছে; কিন্তু ধূমকেতুগুলিকে দেখিলে হঠাৎ মনে হইতে পারে, যে ইহাদের কোন বাঁধা কাজ নাই। কোথায় যায় কোথায় থাকে তাহার ঠিক নাই, খালি মাঝে মাঝে এক একবার লেজ পরিয়া আসিয়া, দিন কয়েক তামাসা দেখাইয়া যায়। উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্র- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, প্রকাশক- বসাক বুক স্টোর প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৯৭-৮৯৮ * আমি নিজেকে একটি বিশাল জ্বলন্ত ধূমকেতুর মতো একজন শুটিং তারকা হিসাবে দেখি। সবাই থামে, পয়েন্ট করে এবং হাঁপাতে হাঁপাতে "ওহ দেখো তারপর — হুশ, এবং আমি চলে গেছি এবং তারা আর কখনো এরকম কিছু দেখতে পাবে না এবং তারা আমাকে ভুলতে পারবে না — কখনো। *কদাচিৎ দেখতে হওয়ায়, আমি আলোড়ন তুলতে পারিনি কিন্তু এটি ধূমকেতু আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। * তোমরা ধূমকেতু দেখিয়াছ কি? প্রকাণ্ড লেজ-ওয়ালা ধূমকেতু কখনো পূর্ব্ব কখনো পশ্চিম আকাশে দেখা দেয়। ইংরাজি ১৯১০ সালের বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ মাসে এই রকম একটা প্রকাণ্ড ধূমকেতু দেখা গিয়াছিল। তোমাদের মনে আছে কি? ধূমকেতু-সম্বন্ধে সকল কথা পরে বলিব। এখন এইটুকু জানিয়া রাখ যে, ইহাদের মধ্যে কতকগুলি পৃথিবী, বুধ প্রভৃতি গ্রহদের মত এক একটা নির্দ্দিষ্ট সময়ে সূর্য্যকে ঘুরিয়া আসে। এই রকমই একটা ধুমকেতু আছে,—তাহার নাম এন্‌কি। এন্‌কি (Encke) নামে একজন জ্যোতিষী ইহাকে খুঁজিয়া বাহির করিয়াছিলেন বলিয়া ইহার ঐ নাম দেওয়া হইয়াছে। এই ধূমকেতুটি সূর্য্যের খুব কাছে থাকিয়া তিন বৎসর তিন মাসে সূর্য্যকে ঘুরিয়া আসে। জগদানন্দ রায় গ্রহ-নক্ষত্র- জগদানন্দ রায়, প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড, প্রকাশস্থান- এলাহাবাদ (প্রয়াগরাজ প্রকাশসাল- ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩২২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৯৮-৯৯ * ধুমকেতু, সময় ও রাষ্ট্রগুলোকে বদলে দিয়ে, এসো আকাশে তোমার স্ফটিক কেশব ঘোরাতে ঘোরাতে। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। সুখ একটি মানবিক অনুভূতি। সুখ মনের একটি অবস্থা বা অনুভূতি যা ভালোবাসা, তৃপ্তি, আনন্দ বা উচ্ছ্বাস দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। জৈবিক, মানসিক, মনস্তাত্ত্বিক, দর্শনভিত্তিক এবং ধর্মীয় দিক থেকে সুখের সংজ্ঞা এবং এর উৎস নির্ণয়ের চেষ্টা করা হয়েছে। তবে সঠিকভাবে সুখ পরিমাপ করা অত্যন্ত কঠিন। আনন্দ, অঙ্গীকার এবং অর্থ এই তিনটি বিশেষ অবস্থাকে সুখ পরিমাপে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন সামাজিক সম্পর্ক, বহির্মুখী বা অন্তর্মুখী অবস্থা, বৈবাহিক অবস্থা, স্বাস্থ্য, গণতান্ত্রিক স্বাধীনতা, আশাবাদ, ধর্মীয় সম্পৃক্ততা, আয় এবং অন্যান্য সুখী মানুষের সাথে নৈকট্য সুখের সাথে পারস্পরিকভাবে সম্পর্কযুক্ত বলে মনে করা হয়। **কড়ি ও কোমল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শ্রী আশুতোষ চৌধুরী কর্ত্তৃক সম্পাদিত, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দ (১২৯৩ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৪৮-১৪৯ * আপনি সুখের জন্য বিশ্বের সর্বত্র সন্ধান করতে পারেন কিন্তু সর্বশক্তিমান ইতিমধ্যে আপনাকে যা দিয়েছেন তাতে সন্তুষ্ট না হওয়া পর্যন্ত আপনি এটি পাবেন না। কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার সদ্ভাব শতক, দুঃখ বিনা সুখ হয় না * আমি ফুটবলের জন্য জন্মগ্রহণ করেছি, যেমন বিথোভেন সঙ্গীতের জন্য জন্মগ্রহণ করেছিলেন। পার্টন কিসে উদ্ধৃত, দ্য মেজার অব গ্রেটনেস (১৯৮০) * সারা বিশ্বের প্রতিটি বাচ্চা যারা ফুটবল খেলে তারা পেলে হতে চায়। তাদের শুধু কিভাবে একজন ফুটবল খেলোয়াড়ের মত হতে হয় তা নয়, কিভাবে একজন মানুষের মত হতে হয় তা দেখানোর জন্য আমার একটি বড় দায়িত্ব রয়েছে। স্পোর্ট ইলাস্ট্রেটেড এর "এসআই ফ্ল্যাশব্যাক:সোকারস গ্রেটেস্ট জিনিয়াস এ উদ্ধৃত (১ জুন ১৯৯৯) টাকার পিছনে দৌড়ানো ভালো জিনিস। আর্থিকভাবে স্থিতিশীল হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু আপনাকে নিজের অন্যায় ও ন্যায় মনে রাখতে হবে। নিজের আত্মা বিক্রি না করে উপার্জন করতে দ্বিধা করবেন না। *যে-মহাবিশ্বকে আমি বাড়িয়ে দিয়েছিলাম সহস্র গুণে, তা সংকুচিত হয়ে আজ হয়ে উঠেছে আমার ক্ষীণ শরীরের সমান। *বৈজ্ঞানিক রীতি অস্বীকার করে যে-কোনো স্ববিরোধ মেনে চলা সম্ভব। **মহাবিশ্ব-হুমায়ুন আজাদ; প্রকাশক- ওসমান গণি আগামী প্রকাশনী, ৩৬ বাংলাবাজার, ঢাকা; প্রকাশসাল- ফেব্রুয়ারি ২০০০ খ্রিস্টাব্দ; পৃষ্ঠা ৯৯-১০০। *আমরা কাউকে কোনো কিছু শেখাতে পারি না। তার ভেতরের গুণটাই চোখের গোচরে আনতে সাহায্য করি মাত্র। *যদি এই মহাবিশ্বকে তুমি জানতে চাও, তাহলে তা যে ভাষায় লেখা হয়েছে সে ভাষায় পড়তে চেষ্টা কর। আর তা হচ্ছে, গণিত। * আমি কখনও এত মূর্খ মানুষের সঙ্গে পরিচিত হইনি, যার থেকে কিছু শেখা না যায়। * নিজেকে চিনতে পারাটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় জ্ঞান। * যখন বিবেক আমাদের হতাশ করে, তখনই কারণের উদ্ভব ঘটে। * মানুষ হিসেবে আমাদের সবার উচিত একটি বাক্যকে সহজভাবে স্বীকার করে নেয়া। আর তা হচ্ছে, “আমি জানি না।” [[File:Sunraise Feb 28, 2011 panoramio (1).jpg thumb আশা বছরের দ্বারপ্রান্ত থেকে ফিসফিস করে 'এটি আরও আনন্দদায়ক হবে' বলতে হেসে উঠে আলফ্রেড টেনিসন একটি নতুন বছরের উদ্দেশ্য এটা নয় যে আমাদের একটি নতুন বছর থাকা উচিত। ব্যাপারটা এটা যে আমাদের একটি নতুন আত্মা ও একটি নতুন নাক; নতুন পা, একটি নতুন মেরুদণ্ড, নতুন কান এবং নতুন চোখ থাকা উচিত। একটি নির্দিষ্ট মানুষ নববর্ষের সংকল্প না করা পর্যন্ত সে কোন সংকল্প করে না। একজন মানুষ নতুন করে সবকিছু শুরু না করা পর্যন্ত সে অবশ্যই কার্যকর কিছু করতে পারবে না। জি.কে. চেস্টারটন অ্যা চেস্টারটন ক্যালেন্ডার জি.কে.সি এর লেখা থেকে সংকলিত (১৯১১) টি. এস. এলিয়ট ফোর কোয়ার্টার্স লিটেল গিডিং ১৯৪২) *ঈশ্বর আপনাদের আশীর্বাদ ও বাঁচিয়ে রাখুন। ঈশ্বর আপনাদেরকে তার উপর মুখাপেক্ষী করুন ও আপনারদের প্রতি অনুগ্রহ করুন। সদাপ্রভু আপনাদের উপরে মুখ তুলে আপনাদের শান্তি প্রদান করুন। আশীর্বাদের এই বাণী শোনার জন্য নতুন বছরের শুরুর চেয়ে অর্থবহ সময় আর নেই। **নতুন বছরের বার্তায় পোপ ফ্রান্সিস ন্যাশনাল ক্যাথলিক রেজিস্টার জানুয়ারি ২০১৫) *আমরা ১লা জানুয়ারি আমাদের জীবনের মধ্য দিয়ে কাটিয়েছি, ঘরে ঘরে, করণীয় কাজের তালিকা আঁকতে, চিড় মেটাতে। হয়তো এই বছর, তালিকার ভারসাম্যের জন্য, আমাদের জীবনের ঘরের মধ্য দিয়ে হাঁটতে হবে ত্রুটিগুলো খুঁজতে নয়, সম্ভাবনার জন্য। এলেন গুডম্যান দ্য টাইম ওয়াল ২ জানুয়ারি ২০১৭) *পুরোনো বছর অবসর নেওয়ার সাথে সাথে ও একটি নতুন বছর জন্ম নেওয়ার সাথে সাথে আমরা আমাদের স্রষ্টার হাতে বিগত বছরের ঘটনাগুলোকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করি এবং নতুন বছরে দিকনির্দেশনা ও নির্দেশনা চাই। তিনি আমাদেরকে তাঁর অনুগ্রহ, তাঁর প্রশান্তি ও তাঁর প্রজ্ঞা দান করুন! **পেগি টোনি হর্টন ডাজ গড ওয়ান্ট আস টু বি হ্যাপি ২০১৩) *আমি সবাইকে শুভ এবং স্বাস্থ্যকর নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাতে চাই। এটি সর্বদা একটি আশার সময়, কারণ আমরা একটি বছরের সমাপ্তি ও অন্য বছরের সূচনা উদযাপন করি। এবং যখন ২০০৯ সাল অনেক আমেরিকানদের জন্য কঠিন ছিল, তখন আমাদের এই বছরের দিকে ফিরে তাকাতে হবে এই জেনে নিয়ে যে আমাদের সামনে আরও উজ্জ্বল দিন রয়েছে – যে যদিও আমাদের চ্যালেঞ্জগুলো দুর্দান্ত, আমাদের প্রত্যেকের উঠে দাঁড়াবার ও সেগুলোর সাথে মোকাবিলা করার সাহস ও দৃঢ় সংকল্প আছে। বারাক ওবামা রাষ্ট্রপতির নতুন বছরের বার্তা, হোয়াইট হাউস ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯) *যদি আমাদের এই জীবনটি একটি ভাল আনন্দের বিষয় হয় তবে কেন এর একটি বছর চলে যাওয়ার কারণে আমরা নিজেদের আনন্দিত করব? কারণ আশা বছরের দ্বারপ্রান্ত থেকে ফিসফিস করে 'এটি আরও আনন্দদায়ক হবে' বলতে হেসে উঠে *২০২১ সাল জাগরণ ও সত্যিকারের জোরালো পরিবর্তনের বছর হতে পারে। এবং আসুন আমরা সবাই প্রাণবন্ত গ্রহের জন্য অবিরাম লড়াই চালিয়ে যাই। *নতুন বছরের দিন--এখন আপনার নিয়মিত বার্ষিক ভালো সংকল্প করার জন্য গ্রহণযোগ্য সময়। পরের সপ্তাহে আপনি যথারীতি তাদের সাথে নরক পাকাপোক্ত শুরু করতে পারেন। গতকাল, সবাই তার শেষ চুরুট গ্রহণ করেছে, নিজের শেষ পানীয় গ্রহণ ও শেষ শপথ নিয়েছে। আজ, আমরা একটি ধার্মিক ও অনুকরণীয় সম্প্রদায়। মার্ক টোয়েইন ভার্জিনিয়া সিটি টেরিটোরিয়াল এন্টারপ্রাইজের নিকট চিঠিতে জানুয়ারি ১৮৬৩) * বহুবছরের কঠিন পরিশ্রমের পর আমি এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি যে, ‘নতুন-বছর’ ‘নতুন-বছর’ বলে খুব হইচই করার কিচ্ছু নেই। যখনই কোনো নতুন বছর এসেছে, এক বছরের বেশি টেকেনি * ভাগ্যক্রমে, আমরা জাপানিদের হলুদ মুখ আছে। জাপানিদের আত্মনিয়ন্ত্রণের এক বিস্ময়কর ক্ষমতা আছে । তারা তাদের মেজাজ হারায় না বা আপনার সাথে ঝগড়া করে না, তবে তাদের সম্মান লঙ্ঘন হলে তারা আপনাকে হত্যা করতে পারে। তারা তিক্ত শত্রু হতে পারে জাপানিদেরও বীরত্বের উচ্চ বোধ আছে কিন্তু এই জিনিসগুলি সম্ভবত অতীতের। এটা খুবই দুঃখের বিষয় যে যারা এই ধরনের আদর্শকে বাস্তবে নিয়ে এসেছেন তারা ইউরোপীয় সভ্যতার সংস্পর্শে এসে তাদের হারিয়ে যাচ্ছে। এটি একটি বড় ক্ষতি যা ইউরোপীয় অশ্লীলতা জাপানের জন্য করেছে। এখন তাদের বেশিরভাগ লোক তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যবসা নিয়ে এসেছে এবং তারা অর্থের জন্য যে কোনও কিছু করতে পারে আমি দুটি বিষয়ে এর বিপক্ষে ছিলাম । প্রথমত, জাপানিরা আত্মসমর্পণ করতে প্রস্তুত ছিল এবং সেই ভয়ঙ্কর জিনিস দিয়ে তাদের আঘাত করার প্রয়োজন ছিল না। দ্বিতীয়ত, আমি আমাদের দেশকে সর্প্রথম এমন অস্ত্র ব্যবহার করতে দেখে ঘৃণা করি । ডোয়াইট ডেভিড আইজেনহাওয়ার, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে জাপানিদের বিরুদ্ধে পারমাণবিক বোমা ব্যবহারের বিরোধিতা করার বিষয়ে, নিউজউইকে উদ্ধৃত (১১ নভেম্বর ১৯৬৩) * লাহোরের নিজস্ব একটি ভিন্ন জগত ছিল; যাতে ব্যস্ত জীবন, সমৃদ্ধ ইতিহাস, রঙিন সংস্কৃতি এবং অপরিচিত মুখ দিয়ে ভরপুর ছিল। জাবাইরা ওয়াসিম, ইন দ্য শ্যাডোস অব লাইট অ্যাট নাইট * ১৯২৯ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর লাহোর ষড়যন্ত্র মামলার আসামী যতীন্দ্রনাথ দাস লাহোর সেন্ট্রাল জেলে ৬৩ দিন অনশন করিয়া প্রাণত্যাগ করেন। তাঁহার শবদেহ লাহোর হইতে কলিকাতায় আনীত হয়। এই উপলক্ষে সুভাষচন্দ্র যে বিরাট শবযাত্রার আয়োজন করেন, সেরূপ শবযাত্রা এক দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের মৃত্যু উপলক্ষেই দেখা গিয়াছিল। বাঙ্গালীর প্রতিভা ও সুভাষচন্দ্র- মহেন্দ্রনাথ গুহ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৩ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪৬ *কাফিররা কি জানে না যে, নিশ্চয়ই আকাশ ও পৃথিবী একদা একটির সাথে অন্যটি লাগানো ছিল। তাদের মাঝে কোন ব্যবধান ছিল না। আর সেখান থেকেই বৃষ্টি নেমে আসত। অতঃপর আমি সেগুলোর মাঝে ব্যবধান সৃষ্টি করেছি। আর আমি আকাশ থেকে জমিনের দিকে নাযিল হওয়া পানি থেকে পশু বা উদ্ভিদ সবই সৃষ্টি করেছি। * পৃথিবী প্রতিটি মানুষের প্রয়োজন মেটানোর জন্য যথেষ্ট বিষয়াদি সরবরাহ করে, কিন্তু প্রত্যেক মানুষের লালসা মেটানোর জন্য নয়। প্রেমিকরা ঐ সময়ে সন্তুষ্টি লাভ করে, যখন প্রেমাস্পদ তাকে নিজ হাতে হত্যা করে। মসনবিতে উদ্ধৃত, এবিএম আব্দুল মান্নান অনুদিত মসনবী শরীফ, প্রথম খন্ড, ১৩১ পৃষ্ঠা। * জীবন, জীবন, জীবন, আমি জীবন চাই। আর জীবনের একমাত্র প্রতিশব্দ হল স্বাধীনতা। তা না থাকলে মৃত্যুও শ্রেয়। ভগিনী নিবেদিতা ভারতের নিবেদিতা, রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অফ কালচার (১৯৯৮ গোলপার্ক, কলকাতা; পৃষ্ঠা-৬২ * আধ্যাত্মিক-স্বাধীনতা বা মুক্তিই আদর্শ এবং তাহা লাভই আমাদের জীবনের লক্ষ্য হওয়া উচিত। উহা লাভ করিবার জন্য আমাদের প্রাণপণে চেষ্টা করা কর্তব্য, কারণ সর্বপ্রকার স্বাধীনতার মধ্যে উহাই শ্রেষ্ঠ ও সর্বোচ্চ। কলিকাতায় ছাত্রগণের উদ্দেশে স্বামী অভেদানন্দের বক্তৃতা, আমার জীবনকথা স্বামী অভেদানন্দ দ্বিতীয় ভাগ, প্রকাশক- শ্রীরামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠ, কলিকাতা, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশকাল- সেপ্টেম্বর ১৯৯৮, পৃষ্ঠা ৩৪০ রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায় পদ্মিনী উপাখ্যান- রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্রীপূর্ণচন্দ্র মুখোপাধ্যায় দ্বারা মুদ্রিত ও প্রকাশিত, কলিকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩১২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৪ * এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা! পদ্মিনী উপাখ্যান- রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্রীপূর্ণচন্দ্র মুখোপাধ্যায় দ্বারা মুদ্রিত ও প্রকাশিত, কলিকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩১২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৪ জ্ঞান ও প্রেম উভয়ই আমাদের মনুষ্যজীবনে সাধনার বস্তু। প্রেম প্রথম স্তর। প্রেম মানুষকে জ্ঞানেতে পৌঁছাইয়া দেয়। প্রেম প্লাবন আনে, সেই প্লাবনে হৃদয়ের সঙ্কীর্ণতা ও পাপ মলিনতা ধুইয়া হৃদয়কে পবিত্র করে ও জ্ঞানসাগরে মিশিয়া যায়। আমার খাতা ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী, প্রকাশক-শ্রীব্রজেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯১২ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৯ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৮ * শরীরমনের ক্ষমতা সীমাবদ্ধ, এবং উভয়েরই স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য আছে। এক দিকে অতিমাত্রায় উৎকর্ষ সাধন করিতে গেলে, অপর দিকে ক্ষতির সম্ভাবনা। স্বাস্থ্য মানে সামঞ্জস্য, এবং সামঞ্জস্যই নারীজীবনের মৃলমন্ত্র। তাহার সব শিক্ষাদীক্ষা যাহাতে সেই সাম্যকে অতিক্রম না করে ও একটি সহজ শ্রীর গণ্ডিতে আবদ্ধ থাকে, তাহাই বাঞ্ছনীয়। নারীর উক্তি ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী, বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দ (চৈত্র ১৩৮০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৫-১৬ * স্বরাজ পাবার শর্ত আমরা পালন করি নে বলেই স্বরাজ পাই নে, এ কথা তো স্বতঃসিদ্ধ। হিন্দু-মুসলমানে যদি আত্মীয়ভাবে মিলতে পারে তা হলে স্বরাজ পাবার একটা বড়ো ধাপ তৈরি হয়, কথাটা বলাই বাহুল্য। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কালান্তর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ২০১৮ খ্রিস্টাব্দ (১৪২৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৬৯ * বাঙ্গালী জাতীয় জীবনের অন্য সব ক্ষেত্রে অগ্রণী না হলেও আমার স্থির বিশ্বাস যে, স্বরাজ-সংগ্রামে বাঙ্গলার স্থান সর্ব্বাগ্রে। আমার মনের মধ্যে কোনও সন্দেহ নেই যে, ভারতবর্ষে স্বরাজ প্রতিষ্ঠিত হবেই এবং স্বরাজ প্রতিষ্ঠার গুরুভার প্রধানতঃ বাঙ্গালীকে বহন করতে হবে। সুভাষচন্দ্র বসু তরুণের স্বপ্ন সুভাষচন্দ্র বসু, তৃতীয় সংস্করণ, শ্রীগোপাললাল সান্যাল কর্ত্তৃক সঙ্কলিত ও প্রকাশিত, প্রকাশসাল- ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬ সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকান্ত সমগ্র- সুকান্ত ভট্টাচার্য, প্রকাশক- সারস্বত লাইব্রেরী, প্রকাশসাল- ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৩৮৮ * ব্যক্তি ব্যক্তি-হওয়ার দ্বারাই মানুষের মধ্যে গণ্য হয়; জাতি জাতীয়ত্ব-লাভের দ্বারাই সর্বজাতির মধ্যে স্থান পাইতে পারে। যে-জাতি জাতীয়তা লাভ করে নাই সে বিশ্বজাতীয়তাকে হারাইয়াছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পথের সঞ্চয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৩ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৭০ * সত্য ও ন্যায়ের উপর আমাদের জাতীয়তা যদি প্রতিষ্ঠিত না হয় তবে সে জাতীয়তা একদিনও টিকিতে পারে না। সুভাষচন্দ্র বসু নূতনের সন্ধান সুভাষচন্দ্র বসু, শ্রীগোপাললাল সান্যাল কর্ত্তৃক সঙ্কলিত ও প্রকাশিত, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১২৯ ১৩০ সাগর যেথায় সুকুমার রায় সুকুমার সমগ্র রচনাবলী- প্রথম খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৫০ * যাত্রায় যেমন সং, আকাশে তেমনি ধূমকেতু। আকাশের গ্রহ নক্ষত্রগুলির সকলেরই এক একটা নিয়মিত কাজ আছে; কিন্তু ধূমকেতুগুলিকে দেখিলে হঠাৎ মনে হইতে পারে, যে ইহাদের কোন বাঁধা কাজ নাই। কোথায় যায় কোথায় থাকে তাহার ঠিক নাই, খালি মাঝে মাঝে এক একবার লেজ পরিয়া আসিয়া, দিন কয়েক তামাসা দেখাইয়া যায়। উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্র- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, প্রকাশক- বসাক বুক স্টোর প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৯৭-৮৯৮ * সূর্য আলো দেয়, হেমন্তের আকাশ শিশির বর্ষণ করে, জ্যোৎস্না-পক্ষের চাঁদ জ্যোৎস্না ঢালে এদের বুকে। *যা পরিহার করা যায় না তা অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। *সমস্ত বিশ্ব একটি মঞ্চ এবং সমস্ত পুরুষ এবং মহিলা নিছক অভিনয়শিল্পী: তাদের প্রস্থান এবং তাদের প্রবেশদ্বার রয়েছে *সময়ের মহিমা বিবাদমান রাজাদের শান্ত করা, মিথ্যার মুখোশ উন্মোচন করা এবং সত্যকে আলোয় আনা। *কদাচিৎ দেখতে হওয়ায়, আমি আলোড়ন তুলতে পারিনি কিন্তু এটি ধূমকেতু আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। * ভীরুরা মরার আগে বার বার মরে কিন্তু সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহণ করে জুলিয়াস সিজার (১৫৯৯ উইলিয়াম শেকসপিয়র, সিজার, দ্বিতীয় অঙ্ক, দ্বিতীয় দৃশ্য * অন্যের চেয়ে বেশী জানুন! অন্যের চেয়ে বেশী কাজ করুন এবং অন্যের থেকে কম আশা করুন, এটা সাফল্যের জন্য জরুরী * অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়, ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায় *শেক্সপিয়ারের ম্যাজিক কপি করা যায় না, সেই বৃত্তের মধ্যে তিনি ছাড়া আর কেউ হাঁটতে পারেননি। *আমি বলতে থাকি, শেক্সপিয়ার, শেক্সপিয়ার, তুমি জীবনের মতোই অস্পষ্ট। **আর্থার হিউ ক্লো-এর কাছে প্রেরিত চিঠিতে ম্যাথিউ আর্নল্ড এই উক্তি উদ্ধৃত করেছেন (৬ ডিসেম্বর ১৮৪৭) ছােটো নদী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর চিত্রবিচিত্র-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দ (১৩৯৮ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৭ * যখন অন্ধকার গাঢ়তর হইয়া আসিত এবং বাহিরের কোলাহল একে একে নীরব হইয়া যাইত তখন নদীর সেই কুলু কুলু ধ্বনির মধ্যে কত কথাই শুনিতে পাইতাম! কখন মনে হইত, এই যে অজস্র জলধারা প্রতিদিন চলিয়া যাইতেছে ইহা তো কখনও ফিরে না; তবে এই অনন্ত স্রোত কোথা হইতে আসিতেছে? ইহার কি শেষ নাই? নদীকে জিজ্ঞাসা করিতাম “তুমি কোথা হইতে আসিতেছ?” নদী উত্তর করিত “মহাদেবের জটা হইতে।” তখন ভগীরথের গঙ্গা আনয়ন বৃত্তান্ত স্মৃতিপথে উদিত হইত। ভাগীরথীর উৎস-সন্ধানে জগদীশ চন্দ্র বসু অব্যক্ত, তৃতীয় সংস্করণ, লেখক- জগদীশ চন্দ্র বসু, প্রকাশক- বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২১ খ্রিস্টাব্দ (১৩২৮ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৭৭-৭৮ নদী সুকুমার রায় সুকুমার সমগ্র রচনাবলী- প্রথম খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৪৯ * নদীর একটা দার্শনিক রূপ আছে। নদী বহিয়া চলে। কালও বহিয়া চলে। কালের বহার শেষ নাই। নদীরও বহার শেষ নাই। তিতাস একটি নদীর নাম অদ্বৈত মল্লবর্মণ দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- পুথিঘর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৭ * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। টি উক্তি যোগ করা হয়েছে", * বিপদ-আপদ পাপের ফল। তাই পাপীর উপর বিপদ এলে তার বিলাপ করার অধিকার নেই। * আপনি যদি এই দুনিয়া অর্জনের জন্য ধর্মীয় জ্ঞান শিখে থাকেন তবে জ্ঞান আপনার হৃদয়ে কখনও প্রোথিত হবে না। * সুন্নাহ ও সালাফদের (পূর্বসূরিদের) পথের উপর অটল থাকুন এবং নতুন উদ্ভাবিত বিষয়গুলো থেকে সাবধান থাকুন, কারণ এগুলো বিদআত। * যখন কোন হাদিস সহীহ হয়, তখন সেটাই আমার (হানাফি) মাযহাব। * আমি যদি কখনো এমন কিছু বলি যা আল্লাহর কিতাব ও তার রাসুলের কথার সাথে সাংঘর্ষিক হয় তাহলে আমার বক্তব্য ছেড়ে দিবে। * আমি কোথা থেকে এগুলি পেয়েছি তা না জেনে আমার মতামত গ্রহণ করা কোনও ব্যক্তির পক্ষে বেআইনি। * আমার জন্য আল্লাহ্-ই যথেষ্ট, তিনি উত্তম অভিভাবক। ইব্রাহিমকে মিনজানীকের পাল্লায় হাত-পা বাঁধা অবস্থায় রেখে আগুনে নিক্ষেপ করার সময়। অনুবাদ হে আমার জাতির লোকেরা! তোমরা যেগুলোকে (আল্লাহর) অংশীদার স্থির কর সেগুলোর সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। আমি একনিষ্ঠ হয়ে তাঁর দিকে আমার মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছি যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে সৃষ্টি করেছেন। আর আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই। তথ্যসূত্র কুরআন সুরা আনআম (৬:৭৮-৭৯ বাংলা অনুবাদ: তাইসিরুল কুরআন এক গাঁয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সঞ্চয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪১৮ **চিরদিনের সুকান্ত ভট্টাচার্য সুকান্ত সমগ্র, প্রকাশক- সারস্বত লাইব্রেরী, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১১৯ * আমেরিকার গ্রাম এবং ইউরোপের গ্রামে অনেক প্রভেদ রয়েছে। ইউরোপের গ্রামের পথগুলি প্রায়ই বাঁকা, ফুটপাথ অপ্রশস্ত, বাড়ীর ভিটি কোথাও বেশ উঁচু আর কোথাও একেবারে নীচে নেমে এসেছে। আমেরিকার পার্বত্য অন্‌চলে কোনও সময়ে ইউরোপের মতই বাড়ি ঘর এবং বাঁকা পথ ছিল, কিন্তু যখন থেকে ফোর্ড কোম্পানী মাটি কাটার কল তৈরী করেছে, সে সময় থেকে পার্বত্য গ্রামেও সোজা পথ, সমান লেভেলে বাড়ি গড়ে উঠেছে। আমেরিকার গ্রামে নতুনের গন্ধ পাওয়া যায়। ইউরোপের গ্রামে পুরাতনের প্রাধান্য বর্তমান। আমরা ভারতবাসী, আমরা ইচ্ছা করেই বলব, আমেরিকার গ্রামও একদিন পুরাতন হবে, ইউরোপের গ্রামের মত হবে। আমি বলছি তা হবে না। আমেরিকার গ্রাম চির নতুন থাকবে। হয়ত বর্তমান অবস্থা হতে আমেরিকার গ্রাম আরও উন্নত হবে, কারণ আমেরিকাতে এখনও ধর্মের বদ্‌খেয়ালী নাই। রামনাথ বিশ্বাস আজকের আমেরিকা রামনাথ বিশ্বাস, তৃতীয়- সংস্করণ, প্রকাশক- পর্যটক প্রকাশনা ভবন, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৩৯-১৪০ * রমেশ সন্ধান লইয়া জানিয়াছিল, এমন অনেক গ্রাম পাশাপাশি আছে, যেখানে একটা গ্রাম ম্যালেরিয়ায় উজাড় হইতেছে, অথচ, আর একটায় ইহার প্রকোপ নাই বলিলেই হয়। ভাবিতেছিল, একটুকু সুস্থ হইলেই, এইরূপ একটা গ্রাম সে নিজের চোখে গিয়া পরীক্ষা করিয়া আসিবে এবং তাহার পরে নিজের কর্ত্তব্য স্থির করিবে। কারণ, তাহার নিশ্চিত ধারণা জন্মিয়াছিল, এই ম্যালেরিয়াহীন গ্রামগুলির জল-নিকাশের স্বাভাবিক সুবিধা কিছু আছেই যাহা এম্‌নি কাহারও দৃষ্টি আকর্ষণ না করিলেও, চেষ্টা করিয়া, চোখে আঙুল দিয়া দেখাইয়া দিলে, লোক দেখিতে পাইবে। পল্লী-সমাজ- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, পঞ্চম সংস্করণ, প্রকাশক- গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩২৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১২৮ *ঢাকা শহর বাঙালিত্বকে ধারণ করে। আমাদের কলকাতায় অবাঙালি বেশি। ভারতের সব ভাষার লোক সেখানে। সেখানে নানা সংস্কৃতির মিশ্রণ হয়ে গেছে। তবে সেখানেও বাঙালিয়ানা আছে রসোক্তি হচ্ছে উইকিউক্তির প্রধান পাতার একটি কার্যক্রম। রসোক্তি দিয়ে হাস্যকর বা রসাত্মক উক্তিকে বুঝানো হয়ে থাকে। মূলতঃ রসোক্তি প্রকল্পটির নাম হলেও এটি নির্বাচিত রসোক্তি প্রকল্প। নির্মল বিনোদনের উদ্দেশ্যে যোজিত উক্তিগুলো এই প্রকল্পের অংশ হবে। * নির্মল বিনোদনের উদ্দেশ্যে করা উক্তিগুলোই যোগ করা হবে। * আক্রমণাত্মক উক্তি হতে পারবেনা। অনেকক্ষেত্রে উন্মুক্ত উৎসের সংকলন হিসেবে আক্রমণাত্মক ও হাস্যরসাত্মক উক্তিগুলো বিভিন্ন পাতায় রাখা হতে পারে। কিন্তু এমন উক্তিগুলো রসোক্তিতে নির্বাচিত হবেনা। যুক্ত করতে নিচের বিভাগে অনুচ্ছেদসহ যুক্ত করুন। * সমুদ্রে ব্যবহারের জন্য অনেক জাহাজের সঙ্গে বড়ো-বড়ো নৌকা লওয়া হয়। হঠাৎ জাহাজের কোনো বিপদ হইলে লোকেরা জাহাজ ছাড়িয়া নৌকায় করিয়া সমুদ্রে নামে। এই সমস্ত নৌকাকে life boat অর্থাৎ 'প্রাণ-বাঁচানো নৌকা’ বলে। জাহাজ বেশিরকম জখম হইলে অনেক সময় নৌকা নামানো অসম্ভব হয়। এই অসুবিধা দূর করিবার জন্য বার্থ সাহেব একরকম হালকা নৌকা বানাইয়াছেন, তাহাকে মুড়িয়া রাখা যায় এবং জলে ফেলিয়া দিলে আপনি ভাসিতে থাকে। নাবিকেরা তখন তাহার আশেপাশে সাঁতরাইয়া জলের মধ্যেই নৌকা খাটাইয়া ফেলে। সুকুমার রায় নৌকা, সুকুমার রায় সমগ্র রচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী ও কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৩৯ * সহসা নিস্তব্ধতা ভঙ্গ করিয়া ঘাটের উপর হইতে বামাকণ্ঠে উচ্চারিত হইল, “ঘাটে কাহার নৌকা? নৌকা শীঘ্র সরাইয়া লইয়া যাও।” শব্দ শুনিয়া ধীবরের নিদ্রা ভঙ্গ হইল, যুবকের গান থামিয়া গেল। ধীবর জিজ্ঞাসা করিল,“কে?” যে নৌকা সরাইতে বলিয়াছিল, সে পুনরায় বলিল, “তোমরা কেমন লোক গো? নৌকা সরাইতে বলিতেছি সরাও না কেন? মাঠাকুরাণীরা যে ঘাটে যাইতে পারিতেছেন না?” ধীবর ক্রুদ্ধ হইয়া কহিল, “নৌকা সরিবে না, তোর মাঠাকুরাণীদিগকে অন্য ঘাটে যাইতে বল্‌।” রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ময়ূখ রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রকাশক- গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দ (১৩২৩ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১-২ বেশিরভাগ গ্যাজেটই প্রথমে ব্যবহারকারী স্ক্রিপ্ট হিসেবে শুরু হয়। বাংলা ভাষার উইকিউক্তিয় চালু হওয়ার জন্য গ্যাজেট সমূহকে নিচের মানদণ্ডে উত্তীর্ণ হতে হবে: সকল গ্যাজেটের তালিকা দেখতে বিশেষ:গ্যাজেট পাতায় দেখুন। উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে cfg['error_category ত্রুটিসহ টেমপ্লেটশৈলী টেমপ্লেট ব্যবহার করে' cfg['default_category টেমপ্লেটশৈলী ব্যবহার করা টেমপ্লেট' cfg['protection_conflict_category ভিন্ন সুরক্ষা স্তরসহ টেমপ্লেটশৈলী ব্যবহার করা টেমপ্লেট' cfg['missing_padlock_category তালা ছাড়া টেমপ্লেটশৈলী ব্যবহার করা টেমপ্লেট' রামনাথ বিশ্বাস ১৩ জানুয়ারি ১৮৯৪ ১ নভেম্বর ১৯৫৫) একজন ভারতীয় বিপ্লবী, সৈনিক, ভূপর্যটক ও ভ্রমণকাহিনী লেখক। পিতার মৃত্যুর কারণে তার বিদ্যালাভ বেশি দুর হয়নি। তিনি বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জের জাতীয় ভান্ডার সমিতির ম্যানেজার পদে যোগ দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। জাতীয় ভান্ডার সমিতির মোটর কারখানায় থাকার সুবাদে তিনি মোটর চালনা শেখেন। এখানে থাকাকালীন তিনি সাইকেল চালনারও সুযোগ পান এবং তাতে বেশ পারদর্শী হয়ে ওঠেন। পরে তিনি জাতীয় ভান্ডার সমিতির কাজ ছেড়ে অন্য একটি চাকরিতে যোগ দেন। রামনাথ সাইকেলে প্রথম বিশ্বযাত্রা করেন ১৯৩১-৩৩ সাল পর্যন্ত। সাইকেলে চড়ে তিনি মালয়, শ্যাম, ইন্দোচীন, চীন, কোরিয়া, জাপান হয়ে কানাডায় পৌঁছান। ১৯৩৪ সালে রামনাথ দ্বিতীয়বার বিশ্বযাত্রা করেন। সেবার তিনি আফগানিস্তান, পারস্য, ইরাক, সিরিয়া, লেবানন, তুরস্ক, বুলগেরিয়া, যুগোস্লাভিয়া, হাঙ্গেরী, অস্ট্রিয়া, চেকোস্লোভাকিয়া, জার্মানি, হল্যান্ড, বেলজিয়াম, ফ্রান্স হয়ে বৃটেন পৌঁছান। ১৯৩৬ সালে তিনি লন্ডন থেকে জাহাজে পোর্ট সৈয়দ হয়ে মুম্বই প্রত্যাবর্তন করেন। রামনাথ তৃতীয়বার বিশ্বযাত্রা করেন ১৯৩৮ সালে। সেবার তিনি কেনিয়া, উগান্ডা, নায়াসাল্যান্ড, রোডেসিয়া হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় পৌঁছান। এখান থেকে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান। তার রচিত গ্রন্থের সংখ্যা তিরিশের উপর। * আমেরিকার গ্রাম এবং ইউরোপের গ্রামে অনেক প্রভেদ রয়েছে। ইউরোপের গ্রামের পথগুলি প্রায়ই বাঁকা, ফুটপাথ অপ্রশস্ত, বাড়ীর ভিটি কোথাও বেশ উঁচু আর কোথাও একেবারে নীচে নেমে এসেছে। আমেরিকার পার্বত্য অন্‌চলে কোনও সময়ে ইউরোপের মতই বাড়ি ঘর এবং বাঁকা পথ ছিল, কিন্তু যখন থেকে ফোর্ড কোম্পানী মাটি কাটার কল তৈরী করেছে, সে সময় থেকে পার্বত্য গ্রামেও সোজা পথ, সমান লেভেলে বাড়ি গড়ে উঠেছে। আমেরিকার গ্রামে নতুনের গন্ধ পাওয়া যায়। ইউরোপের গ্রামে পুরাতনের প্রাধান্য বর্তমান। আমরা ভারতবাসী, আমরা ইচ্ছা করেই বলব, আমেরিকার গ্রামও একদিন পুরাতন হবে, ইউরোপের গ্রামের মত হবে। আমি বলছি তা হবে না। আমেরিকার গ্রাম চির নতুন থাকবে। হয়ত বর্তমান অবস্থা হতে আমেরিকার গ্রাম আরও উন্নত হবে, কারণ আমেরিকাতে এখনও ধর্মের বদ্‌খেয়ালী নাই। * আমি পথিক—যাকে তোমরা মুসাফির বল। আমি দুনিয়ার মুসাফির, এই হল আমার পরিচয়। মর্যাদা হলো একজন ব্যক্তির তার নিজের জন্য শ্রদ্ধেয় এবং সম্মানিত হওয়ার অধিকার। এর জন্য প্রয়োজন নৈতিকভাবে আচরণ করা। মর্যাদা হলো এমন একটি শব্দ যা সামাজিক এবং রাজনৈতিক আলোচনায় ব্যবহৃত হয় এটা বোঝাতে যে একটি সত্তার সম্মান এবং নৈতিক আচরণের সহজাত অধিকার রয়েছে। মর্যাদা এমন কিছু নির্দেশ করে, যেটি সকল মানুষের মাঝে উপস্থিত, যা মানুষের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা অথবা কল্পনা, স্বপ্ন এবং প্রত্যাশা করার শক্তির সঙ্গে সম্পৃক্ত। মর্যাদার ভিত্তি হল সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক। আর এই মর্যাদাবােধই একটি স্তরকে অন্যের থেকে পৃথক করে। * মাতৃভাষার মাধ্যম ছাড়া জাতীয় চেতনার বিকাশ সম্ভব নয়। জাতীয় জীবনের সর্বস্তরে মাতৃভাষার মর্যাদা সম্পর্কে যে অভুতপূর্ব সচেনতা দেখা দিয়েছে তা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম অবদান। **বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র- দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪৩৬ পতাকা-উত্তোলন সুনির্মল বসু সুনির্মল বসুর শ্রেষ্ঠ কবিতা- সুনির্মল বসু, প্রকাশক- মিত্র ও ঘোষ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৪৮ আমরা বাঙালী সুনির্মল বসু সুনির্মল বসুর শ্রেষ্ঠ কবিতা- সুনির্মল বসু, প্রকাশক- মিত্র ও ঘোষ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৫৬ * এই আন্দোলন যে এত তীব্র ও ব্যাপক আকার ধারণ করিতে পারে তাহা পার্টি নেতৃত্ব বুঝিতে পারে নাই। জনগণের মনে সরকারের বিরুদ্ধে যে প্রচণ্ড বিক্ষোভ জাগিয়াছিল তাহা পার্টি নেতৃত্ব ছোট করিয়া দেখিয়াছিল। এই কারণে ২০ তারিখ ১৪৪ ধারা জারি হওয়ার পর কি কর্তব্য হইবে এই সম্পর্কে কোন সুস্পষ্ট নির্দেশ না দিয়া সেদিন পার্টি নেতৃত্ব কমরেডদের শুধু বলিয়াছিলেন যে, ২১ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ছাত্র জমায়েত করিয়া সেখানে পরবর্তী কর্মপন্থার সিদ্ধান্ত নেওয়া হোক এবং কমরেডরা যেন সেই সিদ্ধান্ত মানিয়া নেন। * প্রথম পর্যায়ে বাংলা ভাষার আন্দোলন ছাত্র এবং শিক্ষিত সম্প্রদায়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিলো। কিন্তু একথাও সত্য যে বহু ছাত্র ও শিক্ষিত জনসাধারণ তৎকালে উর্দুর সপক্ষে ছিলেন। এ জাতীয় উর্দু সমর্থক এবং গুণ্ডাদের সহায়তায় প্রতিক্রিয়াশীল শক্তিসমূহ ভাষা আন্দোলনের কর্মীদের উপর বহুবার হামলা করে। * ভাষা-আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে আমি ঘোষণা করছি, আমার দল ক্ষমতা গ্রহণের দিন থেকেই সকল সরকারি অফিস-আদালত ও জাতীয় জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রে বাংলা চালু হবে। ১৯৭১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারিতে বাংলা একাডেমিতে একটি সভায় তৎকালীন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান উদ্ধৃত: দৈনিক পাকিস্তান, ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭১। অনুবাদ ১৯৪৭ সালের পর যখন হিন্দু আধিপত্যের ভয় দূর হয়ে যায়, তখন প্রথমদিককার বাঙালি শিক্ষিত অভিজাতরা আরও প্রকাশ্যে ও জোরপূর্বক উর্দুর বিরোধিতা করে। পূর্ব বাংলার শাসকরা যেহেতু আশরাফ ছিলেন এবং পশ্চিম পাকিস্তানের মুসলিম লীগ নেতৃত্বও উর্দুকে জাতীয় সংহতির প্রতীক বলে মনে করে, তাই বাংলা ভাষা আন্দোলন দমন করা হয় এবং ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারিতে ঢাকার পুলিশের হাতে কিছু কর্মী নিহত হয়। এই তারিখটি পাঞ্জাবি অধ্যুষিত পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধের প্রতীক হয়ে ওঠে। কথিত পশ্চিম পাকিস্তানি আধিপত্য ও অভ্যন্তরীণ ঔপনিবেশিকতার প্রতিক্রিয়ায় বাঙালি জাতীয়তাবাদের উদ্ভব হয় এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্ম হয়। তারিক রহমান, ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড ইথনিসিটি ইন পাকিস্তান, এশিয়ান সার্ভে, খণ্ড ৩৭, ইস্যু ৯, সেপ্টেম্বর ১৯৯৭, পৃ. ৮৩৬। * আমাদের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস আমাদের অস্তিত্ব প্রতিষ্ঠারই ইতিহাস। সেই ইতিহাস সৃষ্টির পেছনে এ দেশের সংগ্রামী ছাত্র-শিক্ষক-বুদ্ধিজীবী-কৃষক-শ্রমিক-ব্যবসায়ীসহ বহু মানুষের আত্মাহুতি, ত্যাগ ও তিতিক্ষার কথা আমাদের অজানা নয়। জাতি হিসেবে আমাদের পরিচয়ের সার-সত্য এই ভাষা আন্দোলনের মধ্যেই নিহিত রয়েছে। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির রক্তভেজা পথ ধরে সংঘটিত হয়েছিল ঊনসত্তরের গণআন্দোলন; আর ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বিশ্ব মানচিত্রে সংযোজিত হল একটি দেশ-স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। বস্তুত মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামী বীজ বোপন করা হয়েছিল ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমেই। সেই সঙ্গে একুশের চেতনায় শাণিত জীবনবোধ থেকেই আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে শিখেছি। শুধু প্রতিবাদই নয়-মৃত্যুকেও হাসিমুখে বরণ করার ক্ষমতাও অর্জন করেছি। তসিকুল ইসলাম, বরেন্দ্র অঞ্চলে ভাষা আন্দোলন, পৃ. ১। * আমাদের ভাষা-আন্দোলনের শিক্ষা হলো: সকল ভাষার সমান মর্যাদা। আর মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে কখনো শাসন-ত্রাসন দিয়ে দমন করা যায় না। * আমি মনে করি ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা চলেছে এবং তা দু'দিক থেকে একদিকে কিছু নতুন দাবীদারকে প্রতিষ্ঠা করার প্রচেষ্ঠা চালানো হয়েছে এবং অন্য দিকে কারো কারো নিজস্ব রাজনৈতিক চিন্তাধারার কাঠামোতে ফেলার জন্য এ মহান আন্দোলনের ইতিহাসকে ভিন্নরুপ দেয়ার চেষ্টা করেছেন অনেকে। * সঙ্গত কারণেই ভাষা আন্দোলনে ছাত্র ও শিক্ষকের অংশ গ্রহণ ছিল তুলনামূলকভাবে বেশি। ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারির ঘটনার ব্যাপকতা, বহু সংখ্যক গ্রেপ্তার ও সরকারি নীতি সাধারণভাবে ভয়ের সৃষ্টি করে। মায়ের ভাষার পক্ষে আন্দোলনে অংশ গ্রহণ করার প্রশ্নে দুর্বলতা প্রদর্শনের প্রধান কারণ ছিল রাজরোষ ও সম্ভাব্য নিপীড়ন। ভাষা আন্দোলনের দলিলপত্র, রতন লাল চক্রবর্ত্তী, পৃ. ১১। অনুবাদ বাংলা ভাষা আন্দোলন কোনো একক ব্যক্তি, চাপ গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক দল দ্বারা শুরু হয়নি। এই সময় জুড়ে অনেক ছাত্রনেতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। যাইহোক, কিছু অংশগ্রহণকারীদের প্রান্তিক ভূমিকা প্রায়ই উদ্ভাবিত স্মৃতির মাধ্যমে অতিরঞ্জিত করা হয়েছে। এই আন্দোলন অনেক রাজনৈতিক নেতাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠার এই সিদ্ধান্তমূলক সংগ্রামে অংশগ্রহণের যথেষ্ট সুযোগ করে দেয়। ল্যাঙ্গুয়েজ কন্ট্রোভার্সি: ইম্প্যাক্টস অন ন্যাশনাল পলিটিক্স অ্যান্ড সেশ্যেশান অফ ইস্ট পাকিস্তান, সাউথ এশিয়ান স্টাডিস, লাহোর, খণ্ড ২৫, ইস্যু ১, জানুয়ারি-জুন ২০১০, পৃ. ১০২। * বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলন জাতীয় চরিত্রের একটি ঐতিহাসিক আন্দোলন। সূচনায় ছাত্র-আন্দোলন হিসেবে এর প্রকাশ ঘটলেও দ্রুতই তা দেশজুড়ে গণ-আন্দোলনে পরিণত হয় সর্বশ্রেণির মানুষের সমর্থন নিয়ে। এর মূল দাবি পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা বাংলা হওয়া সত্ত্বেও এ আন্দোলন দেশের সাহিত্য-সংস্কৃতি ও রাজনীতিতে বাঁকফেরা গুণগত পরিবর্তন ঘটায়। প্রমাণ, বায়ান্ন থেকে পরবর্তী কয়েক বছরের সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তন। * ভাষা আন্দোলনের পিছনে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মানুষের আর্থিক অসাম্য বড় কারণ ছিল। এই অসাম্যই পূর্ব পাকিস্তানের নাগরিকদের বাঙালি সত্ত্বাকে জাগিয়ে তোলে। সাংস্কৃতিক আন্দোলন রাজনৈতিক আন্দোলনে পর্যবসিত হয়। এবং সেই আন্দোলন থেকেই এক দিন জন্ম নেয় আওয়ামি লিগ। * পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার দিবসটি পর্যন্ত বাঙালি মুসলমান মধ্যবিত্তের মনে উর্দুভীতি ছিল না, ছিল পরম উর্দুপ্রীতি। উর্দুকে 'ইসলামি ভাষা' মনে করা হতো। বাংলাকে 'হিন্দুর ভাষা' বলে অনেক মুসলিম সমাজপতি অবজ্ঞা দেখাতেন। বাঙালি মুসলমান পরিচালিত অধিকাংশ বাংলা সংবাদপত্রের নাম ছিল উর্দু, ফার্সি অথবা আরবিতে। যেমন আজাদ, ইত্তেহাদ, সোলতান, সওগাত, তকবির ইত্যাদি। বাঙালি মুসলমান অভিজাত শ্রেণি উর্দুতে কথা বলা আভিজাত্যের প্রমাণ হিসেবে দেখত। বাংলা ভাষা ছিল অনেকটা 'ইতরজনের ভাষা'। এই অবস্থায় পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার এক বছর না যেতে বাঙালি মুসলমান হটাৎ কী করে আবিষ্কার করল, তারা মুসলমান বটে, তবে আগে বাঙালি এবং বাংলা ভাষা তাদের মায়ের ও প্রাণের ভাষা এবং এই ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বায়ান্নতে অকাতরে প্রাণ দিল, তা এক বিস্ময়ের বিষয়। ভাষা আন্দোলনের দীর্ঘ ৬১ বছর পর আমার কোনো কোনো গবেষক বন্ধুর ধারণা, ভাষা আন্দোলন পরে ব্যাপক জাতীয় আন্দোলনে পরিণত হলেও প্রথমে তার শুরু শ্রেণি-আন্দোলন হিসেবে। উঠতি শিক্ষিত বাঙালি মধ্যবিত্তের স্বপ্নভঙ্গ ও অধিকার বঞ্চিত হওয়ার ভীতি ও ক্ষোভ থেকে এই আন্দোলনের শুরু। ফলে বায়ান্নর আগে পর্যন্ত এই আন্দোলনকে দেখা যায় সমাজের সবচেয়ে অগ্রসরমান শ্রেণি হিসেবে পরিচিত ছাত্রদের দ্বারা পরিচালিত ও শিক্ষাঙ্গনেই এই আন্দোলন শুরু হতে। * জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই ভাষা আন্দোলন ও সংগ্রামের পথ দিয়েই আমরা বাঙালি, আমাদের আলাদা জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠা এবং সেইসাথে একটি স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র আমাদের উপহার দিয়ে গেছেন। অনুবাদ বাংলা ভাষা আন্দোলনে বাঙালি নারীদের অংশগ্রহণ এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। ছাত্রদের সাথে বাংলা ভাষা আন্দোলনে নারীদের অংশগ্রহণ বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রথম ধাপ। মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নারীরা মিছিলে রাজপথ কাঁপিয়ে দেয়। বাংলার মা-বোনেরা পাড়া-মহল্লায় সভা-সমাবেশ করে, সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে ভাষা আন্দোলনের দৃঢ় শপথ পৌছে দেন। পর্দা উপেক্ষা করে রক্ষণশীল বাঙালি নারীরা যখন মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় রাস্তায় নেমেছে, তখন পুরুষ সমাজ ঘরে বসে থাকতে পারেনি। তাই নারী-পুরুষের এই আন্দোলন দ্রুত জনসমুদ্রে পরিণত হয়। রেজাউল করিম ও শাওন আখতার, দ্য কন্ট্রিবিউশন অফ উইম্যান ইন দ্য বেঙ্গলি ল্যাঙ্গুয়েজ মুভমেন্ট (১৯৫২ অ্যা হিস্টোরিক্যাল অ্যানালাইসিস, ব্রিটিশ জার্নাল অফ আর্টস অ্যান্ড হিউম্যানিটিস, ৩(৫ পৃ. ১২৬, ২০২১। * কিন্তু ইতিহাসটা একটা ধারাবাহিকতার বিষয়। পূর্ববঙ্গের মানুষের স্বাধীনতা বা আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের আকাঙ্খা অনেক আগেই সৃষ্টি হয়েছিল। এই ধারাবাহিকতার একটা অংশ হচ্ছে ১৯৫২-র ভাষা আন্দোলন। তবে মধ্যবিত্ত ছাড়া তো আন্দোলন হয়না আর ভাষা আন্দোলন সেই মধ্যবিত্তকে সংহত করেছে। * ১৯৫২ সালে যখন ভাষা আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তখন কবি মাহবুব উল আলম চৌধুরী যে কবিতা লিখেছিলেন, ‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি’। সেই কবিতাটা কিন্তু আমার বাবা আমাদের প্রেস থেকে ছেপে দিয়েছিলেন। সেজন্য আমাদের প্রেসটা কয়েকদিন বন্ধ করে দিয়েছিল সরকার। আমাদের ম্যানেজারের জেল হয়ে গিয়েছিল, তিনি আমাদের আত্মীয়। তিনি বললেন, আমার সাহেব কিছু জানেন না। আমি নিজে ছাপছি এটা। প্রায় ছয় মাস জেল খাটার পর যখন যুক্তফ্রন্ট সরকার গঠিত হলো, তখন তাকে রিলিজ করা হলো। * নেতিবাচক হবেন না। এটা আপনার মুখে দেখা যাবে। মালবিকা সাংঘভির সাথে একটি সাক্ষাৎকারের উক্তি, টাইমস লাইফ, সানডে টাইমস অফ ইন্ডিয়া (তারিখ ২ জানুয়ারী, ২০০৫) * আমি কখনই বাচ্চাদের সাথে চিৎকার করি না। আমি শুধু তাদের শক্ত করে জড়িয়ে ধরে আবার কিছু না করার জন্য হুমকি দিই। আমি কখনই একজন মহিলা বা একটি ছোট শিশুর সাথে আক্রমণাত্মক হবো না। আমি বরং একটি ছোট বাচ্চা বা মহিলার গায়ে হাত তোলার চেয়ে মরে যাব। রাজীব মাসান্দের সাথে একটি সাক্ষাৎকারের উক্তি, সিএনএন-আইবিএন (তারিখ ২২ অক্টোবর, ২০০৭) * যে তুমি যদি বিখ্যাত হতে চাও, তোমার বাবার নাম নাও। এবং আমি বলেছিলাম যে আমি চাই না শুধুমাত্র আমার নাম নিয়ে তারা [আরিয়ান, তার ছেলে] এবং [সুহানা, তার মেয়ে] বিখ্যাত হোক। বিশ্বের বাকিদেরকে তা করতে দিন। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার আনশুল চতুর্বেদীর সাথে একটি সাক্ষাৎকারের উক্তি (তারিখ ৬ নভেম্বর, ২০১১) * ধর্মের নামে মানুষকে বিপথগামী করে এমন আত্মাদেরকে আমি খুব তীব্রভাবে অনুভব করি। সুভাষ কে. ঝা, টাইমস অফ ইন্ডিয়ার সাথে একটি সাক্ষাৎকারের উক্তি (তারিখ ১ ফেব্রুয়ারী, ২০০৪) * আমি কেবল আশা করি যে লোকজন আমার তৈরি করা ছবিটি দেখে উপভোগ করবে। আমি জানি না আমরা যে ছবিটি তৈরি করেছি তা বাণিজ্যিক কিনা, এটি ভালো কি না, তবে আমি জানি যে আমরা এটি সততার সাথে নির্মাণ করেছি এবং আমরা এটি নির্মাণ করে উপভোগ করেছি। আমি শুধু আশা করি আমরা যে নির্মাণ করতে চেয়েছি তা করতে সফল হয়েছি। কোমল নাহতার সাথে একটি সাক্ষাৎকারের উক্তি, রেডিফ (তারিখ ১৩ জানুয়ারী, ২০০০) * আমি কাউকে খারাপ মনে করি না। আমি কাউকে ভালোও মনে করি না। আমি শুধু তাদের সম্পর্কে চিন্তা করি না। আমি সেরকম স্বার্থপর। আমি নিজেকে, আমার চলচ্চিত্র ও আমার বন্ধুদের নিয়ে চিন্তা করি। প্রতিম ডি. গুপ্তার সাথে একটি সাক্ষাৎকারের উক্তি (তারিখ ২ সেপ্টেম্বর, ২০১০) * আমি বিশ্বাস করি আমার জাতি সত্যিকারের ধর্মনিরপেক্ষ, আমি সত্যিকার অর্থেই তা বিশ্বাস করি। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার আনশুল চতুর্বেদীর সাথে একটি সাক্ষাৎকারের উক্তি (তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১০) * টাকার পিছনে দৌড়ানো ভালো জিনিস। আর্থিকভাবে স্থিতিশীল হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু আপনাকে নিজের অন্যায় ও ন্যায় মনে রাখতে হবে। নিজের আত্মা বিক্রি না করে উপার্জন করতে দ্বিধা করবেন না। অমৃতা মুলচান্দানির সাথে একটি সাক্ষাৎকারের উক্তি, টাইমস অফ ইন্ডিয়া (তারিখ ২৯ জানুয়ারী, ২০১০) * উদ্যমী সৈন্যরা, যারা ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ শতাব্দীতে বাংলার ভীরু জাতির মধ্যে ইসলামের ঈমান ছড়িয়ে দিয়েছিল, তরবারির জোরে জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করেছিল এবং পূর্ব সীমান্তের ঘন অরণ্যে প্রবেশ করে সিলেটের গ্রামগুলোয় অর্ধচন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। ঐতিহ্য আজও এই উৎসাহীদের মধ্যে সবচেয়ে সফল তিনজন হিসেবে আদম শহীদ, শাহ হালাল মুজাররাদ এবং করমফার্মা সাহেবের নাম সংরক্ষণ করেছে। বারবোসা, দুয়ার্তে, দ্য বুক অফ দুয়ার্তে বারবোসা, খণ্ড ২, হাকলিয়ুত সোসাইটি, লন্ডন, ১৯১৮-২১। উদ্ধৃতি: লাল, কে. এস ১৯৯০)। ইন্ডিয়ান মুসলিমস: হু আর দে। জাহাঙ্গীর, তুজুক, প্রথম, ১৫০-৫১। উদ্ধৃত: লাল, কে. এস ১৯৯৪)ম মুসলিম স্লেভ সিস্টেম ইন মেডিভাল ইন্ডিয়া। নিউ দিল্লি: আদিত্য প্রকাশন। অধ্যায় ৯। *নিরীহ হিন্দুদের উপর, বিশেষ করে সিলেট জেলার হাবিবগড়ের তফসিলি জাতিদের উপর পুলিশ ও সামরিক বাহিনী যে নৃশংসতা চালিয়েছে তা বর্ণনার দাবি রাখে। নিরীহ নর-নারীকে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়, কিছু নারীকে লাঞ্ছিত করা হয়, তাদের বাড়িঘর লুট করা হয় এবং পুলিশ ও স্থানীয় মুসলমানরা সম্পত্তি লুট করে। এলাকায় সামরিক প্রহরীদের বসানো হয়েছে। সামরিক বাহিনী শুধুমাত্র হিন্দুদের ঘর থেকে জোরপূর্বক জিনিসপত্র কেড়ে নেওয়া এবং এই লোকদের উপর অত্যাচার করেনি, বরং হিন্দুদেরকে তাদের রাতে ক্যাম্পে পাঠাতে বাধ্য করেছিল সেনাবাহিনীর নারী-পিপাসুদের দৈহিক ইচ্ছা চরিতার্থ করার জন্য। এই সত্যটিও আমি আপনার নজরে এনেছি। আপনি আমাকে এই বিষয়ে একটি প্রতিবেদনের আশ্বাস দিয়েছেন, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কোন প্রতিবেদন আসেনি। অ্যান অ্যাকশন হিরো হলো একটি ২০২২ সালের ভারতীয় হিন্দি ভাষার অ্যাকশন থ্রিলার ফিল্ম যা অনিরুধ আইয়ার দ্বারা পরিচালিত, আইয়ারের একটি মৌলিক গল্পের ভিত্তিতে নীরজ যাদব গল্পটি লিখেছেন, এবং টি-সিরিজ ফিল্মস এবং আনন্দ এল. রাইয়ের অধীনে ভূষণ কুমার এবং কৃষাণ কুমার প্রযোজনা করেছেন কালার ইয়েলো প্রোডাকশনের অধীনে। চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন আয়ুষ্মান খুরানা এবং জয়দীপ আহলাওয়াত। আয়ুষ্মান খুরানা মানব খুরানা চরিত্রে জয়দীপ আহলাওয়াত বুহরা সোলাঙ্কি চরিত্রে জিতেন্দর হুদা রূপ কুমার, একজন পুলিশ পরিদর্শক হিসেবে *মাসুদ আব্রাহাম কাটকার চরিত্রে গৌতম জোগলেকার]] মালাইকা অরোরা আপ জাইসা কোই" গানে মানবের নায়িকা হিসেবে নোরা ফাতেহি জেড়া নাশা" গানে মানবের নায়িকা হিসেবে অক্ষয় কুমার আমন্ত্রিত চরিত্র হিসাবে একটি ছোট দৃশ্যে অভিনয় করেছিলেন। * যদি আমার অবস্থা মন্দ হয়, অথবা পল্লীগ্রামের কাঁচা অসম পথে যাইতে হয়, অথবা যদি অন্য গাড়ি না জোটে, তবে আমাকে গরুর গাড়িই চড়িতে হইবে। আমি জানি, গোযান অপেক্ষা মোটরযান বহু বিষয়ে উন্নত এবং মোটরে যতপ্রকার বৈজ্ঞানিক ব্যাপার আছে গোযানে তাহার শতাংশের একাংশও নাই। তথাপি আমি গরুর গাড়ি নির্বাচন করিয়া বিজ্ঞানকে অস্বীকার করি নাই। মোটরে যে অসংখ্য জটিল বৈজ্ঞানিক কৌশলের সমবায় আছে তাহা আমার অবস্থার অনুকূল নয়, অথচ যে সামান্য বৈজ্ঞানিক তথ্যের উপর গরুর গাড়ি নির্মিত তাহাতে আমার কার্যোদ্ধার হয়। কিন্তু যদি গরুর গাড়ির মাঝে চাকা না বসাইয়া শেষ প্রান্তে বসাই অথবা ছোট বড় চাকা লাগাই তবে অবৈজ্ঞানিক কার্য হইবে। অথবা যদি আমাকে অন্ধকারে দুর্গম পথে যাইতে হয়, এবং কেহ গাড়ির সম্মুখে লণ্ঠন বাঁধিবার যুক্তি দিলে বলি—গরুর গাড়ির সামনে কস্মিন্ কালে কেহ লণ্ঠন বাঁধে নাই, অতএব আমি এই অনাচার দ্বারা সনাতন গোযানের জাতিনাশ করিতে পারি না—তবে আমার মূর্খতাই প্রমাণিত হইবে। * রাজশেখর বসু, লঘুগুরু প্রবন্ধাবলী রাজশেখর বসু, প্রকাশক- রঞ্জন পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২০-২১ থ্যাংক গড একটি আসন্ন ভারতীয় হিন্দি ভাষার হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র, যা ইন্দ্র কুমার দ্বারা রচিত ও পরিচালিত এবং টি-সিরিজ ও মারুতি ইন্টারন্যাশনাল দ্বারা প্রযোজিত। চলচ্চিত্রটিতে অজয় দেবগন, সিদ্ধার্থ মালহোত্রা এবং রাকুল প্রীত সিং কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রটি ২৯ জুলাই ২০২২-এ মুক্তির জন্য নির্ধারিত রয়েছে। * যেমন কর্ম, তেমন ফল অজয় দেবগন সি.জি চিত্রগুপ্ত) চরিত্রে[৬] সিদ্ধার্থ মালহোত্রা অয়ন কাপুরের চরিত্রে রাকুল প্রীত সিং রুহি কাপুর চরিত্রে *পিহু কাপুরের চরিত্রে কিয়ারা খান্না]] কিকু শারদা লিফটে মানুষ হিসেবে সীমা পাহওয়া আয়ানের মায়ের চরিত্রে কানওয়ালজিৎ সিং আয়ানের বাবার চরিত্রে উর্মিল্লা কোঠারে আয়ানের বোনের চরিত্রে *YD যমদূত চরিত্রে মহেশ বলরাজ প্রধান পাতার শীর্ষ বাক্সের পটভূমিতে ছবি যোগ করে *যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে? *বিড়াল অপবিত্র নয়। এরা তোমাদের আশেপাশেই ঘোরাফেরা করে। *বিড়াল যেমন শীকারী, তার গোঁফের ধরণে চিনা যায়। *দেখ, আমাদিগের দশা দেখ, দেখ প্রাচীরে প্রাচীরে, প্রাঙ্গণে প্রাঙ্গণে, প্রাসাদে প্রাসাদে, মেও মেও করিয়া আমরা চারি দিক্ দৃষ্টি করিতেছি—কেহ আমাদিগকে মাছের কাঁটাখানা ফেলিয়া দেয় না। যদি কেহ তোমাদের সোহাগের বিড়াল হইতে পারিল–গৃহমার্জার হইয়া, বৃদ্ধের নিকট যুবতী ভার্য্যার সহোদর, বা মূর্খ ধনীর কাছে সতরঞ্চ খেলওয়ারের স্থানীয় হইয়া থাকিতে পারিল—তবেই তাহার পুষ্টি। *মানুষ বিড়ালকে যতটা বুদ্ধিমান বলে বিশ্বাস করে, বিড়াল তার চেয়েও বেশি বুদ্ধিমান এবং একে যেকোনো অপরাধ শেখানো যেতে পারে। [[নিকোলা সার্কোজি স্টেফান সার্কোজি দে নাগি-বকসা (জন্ম: ২৮ জানুয়ারি ১৯৫৫) সাধারণত নিকোলা সার্কোজি নামে পরিচিত,তিনি একজন ফারাসি রাজনীতিবিদ এবং ডেনপলী দল ইউএমপি-এর প্রধান। তিনি ১৬ মে ২০০৭ এ যুদ্ধের রূপ হিসাবে বিনিয়োগ করতে পারেন। টাকার পিছনে দৌড়ানো ভালো জিনিস। আর্থিকভাবে স্থিতিশীল হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু আপনাকে নিজের অন্যায় ও ন্যায় মনে রাখতে হবে। নিজের আত্মা বিক্রি না করে উপার্জন করতে দ্বিধা করবেন না। *মঙ্গল হলো সেই জায়গা যেখানে পৌঁছানোর অপেক্ষায় আছি আমরা। *ভদ্রমহিলা এবং ভদ্রলোক, আমার একটি গুরুতর ঘোষণা আছে। অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে, আজ রাতে মঙ্গল গ্রহ থেকে নিউ জার্সিতে অবতরণকারী অদ্ভুত প্রাণীরা হামলা করবে। **ওরসন ওয়েলস দ্য ওয়ার অফ দ্য ওয়ার্ল্ডস (সম্প্রচার ৩০ অক্টোবর, ১৯৩৮) *সৌরজগতে আটটি "গ্রহ" রয়েছে। বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস এবং নেপচুন। এছাড়াও"বামন গ্রহ" নামে একটি নতুন স্বতন্ত্র শ্রেণী বিদ্যমান। "গ্রহ" এবং "বামন গ্রহ" দুটি পৃথক শ্রেণীর বস্তু। "বামন গ্রহ" বিভাগের প্রথম সদস্যরা হলেন সেরেস প্লুটো এবং ২০০৩ ইউবি৩১৩ (অস্থায়ী নাম)। * সূর্যের টানে মঙ্গলগ্রহের ঠিক যে-পথ বেয়ে চলা উচিত ছিল, তার থেকে ওর চাল একটু তফাত। পৃথিবীর টানে ওর এই দশা। ওজন অনুসারে টানের জোরে পৃথিবী মঙ্গলগ্রহকে কতখানি টলিয়েছে সেইটে হিসেব করে পৃথিবীর ওজন ঠিক হয়েছে। এইসূত্রে সূর্যের দূরত্বও ধরা পড়ল। কেননা মঙ্গলকে সূর্যও টানছে পৃথিবীও টানছে, সূর্য কতটা পরিমাণে দূরে থাকলে দুই টানে কাটাকাটি হয়ে মঙ্গলের এইটুকু বিচলিত হওয়া সম্ভব সেটা গণনা করে বের করা যেতে পারে। মঙ্গলগ্রহ বিশেষ বড়ো গ্রহ নয়, তার ওজনও অপেক্ষাকৃত কম সুতরাং সেই অনুসারে টানের জোর বেশি না হওয়াতে তার হাওয়া খোওয়াবার আশঙ্কা ছিল। কিন্তু সূর্য থেকে যথেষ্ট দূরে আছে বলে এতটা তাপ পায় না যাতে হাওয়ার অণু গরমে উধাও হয়ে চলে যেতে পারে। মঙ্গলগ্রহের হাওয়ায় অক্সিজেন সন্ধানের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। সামান্য কিছু থাকতে পারে। মঙ্গলগ্রহের লাল রঙে অনুমান হয় সেখানকার পাথরগুলো অক্সিজেনের সংযোগে সম্পূর্ণ মরচে-পড়া হয়ে গেছে। গ্রহলোক, বিশ্বপরিচয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৯-৯০ *সৌরজগতে আটটি "গ্রহ" রয়েছে। বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস এবং নেপচুন। এছাড়াও"বামন গ্রহ" নামে একটি নতুন স্বতন্ত্র শ্রেণী বিদ্যমান। "গ্রহ" এবং "বামন গ্রহ" দুটি পৃথক শ্রেণীর বস্তু। "বামন গ্রহ" বিভাগের প্রথম সদস্যরা হলেন সেরেস প্লুটো এবং ২০০৩ ইউবি৩১৩ (অস্থায়ী নাম)। * বুধের গায়ে ঝাপসা কিছু কিছু দাগ দেখা যায় সেইটে লক্ষ্য করে বোঝা গেছে কেবল ওর এক পিঠ ফেরানো সূর্যের দিকে। সূর্যের চারদিক ঘুরে আসতে ওর লাগে ৮৮ দিন। নিজের মেরুদণ্ড ঘুরতেও ওর লাগে তাই। সূর্য প্রদক্ষিণের পথে পৃথিবীর দৌড়, প্রতি সেকেণ্ডে উনিশ মাইল। বুধগ্রহের দৌড় তাকে ছাড়িয়ে গেছে, তার বেগ প্রতি সেকেণ্ডে ত্রিশ মাইল। একে ওর রাস্তা ছোটো তাতে ওর ব্যস্ততা বেশি, তাই পৃথিবীর শিকি সময়েই ওর প্রদক্ষিণ সারা হয়ে যায়। বুধগ্রহের প্রদক্ষিণের যে পথ, সূর্য ঠিক তার কেন্দ্রে নেই, একটু এক পাশে আছে। সেইজন্যে ঘোরবার সময় বুধগ্রহ কখনো সূর্যের অপেক্ষাকৃত কাছে আসে কখনো যায় দূরে। গ্রহলোক, বিশ্বপরিচয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৩। * পৃথিবী কত বড় তাহা তোমরা জান। এখন যদি কেহ বুধকে ভাঙিয়া একটা পৃথিবী গড়িবার চেষ্টা করে, তাহা হইলে একুশটা বুধকে না ভাঙিলে একটা পৃথিবী গড়া যাইবে না। সূর্য্য কি প্রকাণ্ড জিনিস, তাহা তোমরা শুনিয়াছ। তোমরা যদি সূর্য্যের সহিত বুধের তুলনা করিতে যাও, তাহা হইলে একটা হাতীর সঙ্গে একটা মশার তুলনা করা হয়। এক হাত ফাঁক-ওয়ালা একটা মাঝারি জালাকে যদি সূর্য্য বলিয়া মনে করা যায়, তাহা হইলে বুধ হইয়া দাঁড়ায় একটি সরিসার আধখানার সমান। সূর্য্যের সন্তানগুলির মধ্যে বুধ কত ছোট একবার ভাবিয়া দেখ। গ্রহ-নক্ষত্র জগদানন্দ রায় প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড, প্রকাশস্থান- এলাহাবাদ (প্রয়াগরাজ প্রকাশসাল- ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩২২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৯৭ *তোমরা যে পানি পান কর, সে সম্পর্কে ভেবে দেখেছ কি? তোমরা তা মেঘ থেকে নামিয়ে আন, না আমি বর্ষন করি? আমি ইচ্ছা করলে তাকে লোনা করে দিতে পারি, অতঃপর তোমরা কেন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর না? কুরআন সূরা ওয়াকিয়াহ ৬৮-৭০) অনুবাদ মুহিউদ্দীন খান]] স্যামুয়েল টেইলর কোলরিজ দ্য রাইম অব দ্য অ্যানসিয়েন্ট মেরিনার ১৭৯৮; ১৮১৭ পর্ব ২, ৯ম স্তবক। *জল অতি তরল বস্তু; স্রোত বহিয়া যায় এবং একপাত্র হইতে আর এক পাত্রে ঢালিতে পারা যায়। * H2O-এর গ্যাসীয় হওয়া উচিত ছিল কিন্তু এটি তরল। তদুপরি, যখন এটি জমে যায় এর কঠিন রূপ বরফ, ডুবে না গিয়ে ভেসে থাকে। **জন এমস্‌লে অ্যাওয়েক ম্যাগাজিনে ২২-৮-২০০০ তারিখে উদ্ধৃত। * প্রত্যেক পিপাসার্ত প্রাণী(কে পানি পান করানো)-তে সওয়াব আছে। *আমরা প্রত্যেকেই মাটিতে ফেলে দেওয়া পানির মতো হব, যে পানিকে কেউই পুনরায় মাটি থেকে তুলে আনতে পারে না। * যদি জিনিস গুলো ব্যর্থ না যায় তবে আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন কিছু পরিবর্তন করছেন না। * আপনি যা-ই করেন না কেন, একজন সুবিবেচকের সমালোচনা আপনার কাছে স্বর্ণের চেয়েও মূল্যবান। * আমি কখনোই হার মানিনি। মৃত্যু এলে কিংবা একেবারে অক্ষম হয়ে গেলে তবেই কেবল আমি হার মানব। * অনেক প্রতিষ্ঠান দ্বিধায় পড়ে যায়। তারা এমন সব খাতে টাকা ব্যয় করে, যেগুলো তাদের উৎপাদনকে উন্নত করে না। * মঙ্গলে বসতি গড়ার কল্পনা আমাকে সবচেয়ে বেশি অনুপ্রাণিত করে। প্রতিদিন কিছু সমস্যা সমাধানের চাইতে জীবনটা অনেক বড়। অতএব, জেগে উঠুন আর ভবিষ্যতের কল্পনায় রোমাঞ্চিত হোন। * কেউ সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা কাজ করছে আর আপনি হয়তো ১০০ ঘণ্টা কাজ করছেন। আপনারা দুজন হয়তো একই কাজ করছেন। নিশ্চিত থাকুন, অন্য মানুষটি যেটা এক বছরে অর্জন করবে, সেটা আপনি মাত্র চার মাসেই অর্জন করতে পারবেন। * যে কাজটি আপনি করছেন সেটাকে ভালোবাসা খুব জরুরি। যদি তা না হয়, তাহলে মনে হবে, আপনি নিজের ওপর জোর খাটাচ্ছেন। এভাবে হয়তো কিছুদিন চলতে পারবেন। কিন্তু যখন কঠিন সময় আসবে, তখন আর সামলাতে পারবেন না। অতএব, সেই কাজই বেছে নিন, যেটা আপনি সহজাতভাবেই পছন্দ করেন। হোক সেটা গান, গণিত কিংবা মহাকাশবিদ্যা। অনেকেই নিজের ভালো লাগার জায়গাটা ধরতে পারেন না। দ্বিধায় ভোগেন। এ ক্ষেত্রে ধৈর্য ধরুন, লক্ষ করুন, কোন কাজটিতে আপনি সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করছেন। নিজেকে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করুন। শিগগিরই পছন্দের জায়গাটা ধরতে পারবেন। * যদি আপনি কাজটাকে ভালোবাসেন, তাহলে নিশ্চয়ই কাজের সময় ছাড়াও আপনি এটা নিয়ে ভাববেন। আপনার মস্তিষ্ক এই ভাবনার সঙ্গে অভ্যস্ত। আর যদি পছন্দ না করেন, জোর করে এটা সম্ভব নয়। * কোনো কিছু করা দরকার মনে হলে প্রতিকূল পরিস্থিতি আরও প্রতিকূল হলেও আপনি সেটা করবেন। * আমার ছোট্ট লাইব্রেরিতে মহাকাশ-সম্পর্কিত যত বই আছে, সব আমি পড়েছি। * বিল গেটসের এআই জ্ঞান অতি সামান্য। * কূটনীতিকরা যুদ্ধবাজে পরিণত হয়েছে, তারা ভুলে গেছেন যে, তাদের ভূমিকা সবচেয়ে খারাপটা এড়াতে আলোচনা করা। যুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে এবং এটি আরও বাড়তে পারে. তাই এটি মার্কিন কূটনীতির ব্যর্থতা। রাশিয়া এবং চীনের মধ্যে একটি অপ্রত্যাশিত জোটের উত্থানের ফলে এ ব্যর্থতা আরও বড় হয়েছে। * আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের মধ্যে মতি, হেলাল, হাশিম, ওয়াহেদ, হোসেন, আলী–এরা সবাই ছিলো মুসলমান৷ ওরা প্রায়ই আমাদের বাড়িতে আসতো। বাবা এদের পুত্রবৎ স্নেহ করতেন। তবে ঝগড়ার সময় ওরা আমাদের মালাউন বলে গাল দিতো, আমরাও উলটো ওদের গরুখাউরা বলে গাল দিতাম। ছোটদের ঝগড়ায় বড়রা নাক গলাতেন না। পরস্পরকে গাল দেবার স্বাধীনতাটা তখনও আমাদের পুরোপুরি ছিলো। ভালোবাসার মতো ঘৃণা প্রকাশেরও স্বাধীনতা থাকা চাই। তা না থাকলে ভালোবাসা যে কতটা মেকি হয়ে যায়, পরবর্তী জীবনে তা আমি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করেছি। আমার ছেলেবেলা (২০১৮) কাকলী প্রকাশনী, পৃ. ৩৯। * অমিতব্যয়িতা আমার স্বভাব, ব্যক্তিগত জীবনে এবং স্বভাবতই কবিতাতেও। কবিতা কী, জানিনে। ছন্দ কাকে বলে—ভালো করে বুঝিনে। কাব্য বিচারের মানদণ্ড কী? আমি নিরুত্তর। আমি শুধু উড়নচণ্ডি প্রেমিকার মতো অবিবেচক, যুক্তিহীন এবং ব্যক্তিগত। আমার কাছে কবিতা তাই, আমি যা লিখি। অন্যের কাছে সেটা গল্প হলেও ক্ষতি নেই, অ্যালজাব্রা হলেও না। * ৭ মার্চ নিয়ে আমার লেখা কবিতার ব্যাপারে সন্দেহ থাকলেও বঙ্গবন্ধুর ওই ভাষণ যে চিরকাল মানুষের মধ্যে বেঁচে থাকবে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। আমার কাছে ভাষণটি অনেকটা রাজনৈতিক কবিতার মতো। স্বয়ংসম্পূর্ণ এই ভাষণ বাঙালি জাতির অমূল্য সম্পদ। * আমার একটা ভুল ধারণা ছিলো। আমি জানতাম স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য হচ্ছে নগদ দুই লক্ষ টাকা এবং তিন ভরি স্বর্ণের একটি পদক, যে পদকগাত্রে প্রাপকের নাম স্বর্ণাক্ষরে উৎকীর্ণ থাকবে। আজ জানলাম- স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য দুই লক্ষ টাকা নয়, তিন লক্ষ টাকা। এবং পদক-প্রাপকের নাম-খোদিত স্বর্ণের লকেটের ওজন একই থাকছে। অর্থাৎ তিন ভরি স্বর্ণ। * পরীমনি দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি সুন্দর অভিনয় করেছেন ‘স্বপ্নজাল’ সিনেমায়। ওর সুন্দর মুখ থেকে চোখ ফেরানো কঠিন। সৌন্দর্যের একটা সুষম বিকাশ আছে ওর দেহাবয়বে। * গুণদা দীর্ঘদিন আজিমপুর এলাকায় ছিলেন। ছোট্ট ঘরে খুব সাধারণভাবে বসবাস করতেন। একা মানুষ। লোভ লালসার উর্ধ্বে এক মানুষ। আমি আর শিল্পী ধ্রুব এষ তখন মাঝে মাঝে দাদার বাসায় যেতাম। দাদা শান বাঁধানো মেঝেতে লম্বা হয়ে শুয়ে আছেন। খুব গরম। ভেজা গামছা তার বুকে। তিনি কবিতা পাঠ করছেন। দার্শনিক ব্যাখ্যা দিচ্ছে ধ্রুব আর আমি তন্ময় হয়ে শুনছি। দাদার কবিতা পাঠের অসাধারণ নিজস্বতা আছে। * আমরা কবি বলতে যেমনটা বুঝি, নির্মলেন্দু গুণ তেমন কবি নন। তিনি আলাদা মানুষ। অন্য কারও সঙ্গে মেলানো যায় না। জীবনে ও শিল্পে তাঁর আছে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। তাঁর মতো বোহেমিয়ান জীবন আমাদের খুব কম কবিই কাটিয়েছেন। এক সময় তিনি ভাবতেন বড় হয়ে সন্ন্যাসী হবেন। তার জ্যাঠামশাই সন্ন্যাসব্রত নিয়েছিলেন। তিনি কেন সন্ন্যাসী হয়েছিলেন খুব জানার ইচ্ছে ছিল তাঁর। জ্যাঠার সেই বৈরাগ্য বা সন্ন্যাসের কারণ না জানলেও কবিতাকে আশ্রয় করে তিনিও এক প্রকার সন্ন্যাসীই হয়ে ওঠেন। * ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের স্বরূপ জানতে আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের চিলেকোঠার সেপাই যেমন অনিবার্য, তেমনি নির্মলেন্দু গুণের হুলিয়াও অবশ্য পাঠ্য। * তেলের বিনিময়ে পদক পেয়েছেন নির্মলেন্দু গুণ। এখন গ্যাসের বিনিময়ে পদক বিক্রি করতে চাইছেন। কবিতার নাম তেল ও গ্যাস। কাজী নজরুল ইসলাম অগ্রন্থিত গান কাজী নজরুল ইসলাম জুলফিকার: দ্বিতীয় খণ্ড * তুমি বসন্তের কোকিল, বেশ লোক। যখন ফুল ফুটে, দক্ষিণ বাতাস বহে, এ সংসার সুখের স্পর্শে শিহরিয়া উঠে, তখন তুমি আসিয়া রসিকতা আরম্ভ কর। আর যখন দারুণ শীতে জীবলোকে থরহরি কম্প লাগে, তখন কোথায় থাক, বাপু? যখন শ্রাবণের ধারায় আমার চালাঘরে নদী বহে, যখন বৃষ্টির চোটে কাক চিল ভিজিয়া গোময় হয়, তখন তোমার মাজা মাজা কালো কালো দুলালি ধরণের শরীরখানি কোথায় থাকে? তুমি বসন্তের কোকিল, শীত বর্ষার কেহ নও। | hobbies উইকিপিডিয়া সম্পাদনা, টিভিতে খেলা দেখা,বিকালে ফুটবল বা ক্রিকেট খেলাধুলা করা | interests খেলাধুলা সাহিত্য বিজ্ঞান এলোমেলো ভাবে ভ্রমণ করা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ক্ষণিকা-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দ (১৪০০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৯২ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী প্রবাসী পাখি উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্র- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, সম্পাদনা- শান্তা শ্রীমানি, প্রকাশক- বসাক বুক স্টোর প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৮৪ *ইসলামে শব-ই বরাতের কোনো অস্তিত্ব নেই। ইহা সম্পূর্ণ বিদআত। শরিয়তে শব-ই বরাতের কোনো গুরুত্ব ও জায়গা নেই। * বিশেষত দাঁড়-কাক, অনেকদিন পর্যন্ত বাঁচে—আশি নব্বই একশো পর্যন্ত পার হয়ে যায়। কাক যে অনেকদিন বাঁচে এই বিশ্বাস লোকের মনে বরাবরই আছে। আমরা ছেলেবেলায় ভূষণ্ডি কাকের কথা শুনেছি— সে কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ দেখে বলেছিল “এর চাইতে রামায়ণের যুদ্ধ আর দেবতা অসুরের যুদ্ধটা ভালো হয়েছিল। তখন আমি হাঁ করে কাছে বসে থাকতাম আর আপনা থেকে রক্ত এসে মুখে পড়ত!” উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী জানোয়ারের বয়স, উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্র- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, সম্পাদনা- শান্তা শ্রীমানি, প্রকাশক- বসাক বুক স্টোর প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৭২ সুকুমার রায় আড়ি, সুকুমার সমগ্র রচনাবলী, প্রথম খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী ও কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৭১ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী প্রবাসী পাখি উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্র- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, সম্পাদনা- শান্তা শ্রীমানি, প্রকাশক- বসাক বুক স্টোর প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৮৪ সুকুমার রায় খিচুড়ি সুকুমার সমগ্র রচনাবলী- সুকুমার রায়, প্রথম খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২২ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দুই পাখি সঞ্চয়িতা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১২৫ হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কোন একটি পাখীর প্রতি কবিতাবলী- হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, দ্বিতীয় সংস্করণ, এডুকেশন গেজেট ও অবোধবন্ধু হইতে উদ্ধৃত ও প্রকাশিত, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৭১ খ্রিস্টাব্দ (১২৭৮ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৩ কাজী নজরুল ইসলাম নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দশম খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ২১৫ কাজী নজরুল ইসলাম নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দশম খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ২৪২ কাজী নজরুল ইসলাম নজরুল-রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, দশম খণ্ড, প্রকাশক- বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃষ্ঠা ২৩১ | আমার কাজ সম্পর্কে = | আমার সাথে যোগাযোগ = | আমার কাজ সম্পর্কে = | আমার সাথে যোগাযোগ = "description আপনার পূর্ণাঙ্গ নাম, যেমন ঐশিক রেহমান বা নেট্টিমি সুজাতা "description আপনার যদি কোন পদ বা কাজের শিরোনাম থেকে থাকে এবং তা দেখাতে চান তবে সেটি লিখুন", **সাক্ষাৎকার, আর কে রনি গৃহীত * লেখক পাঠকের চিন্তা করে লেখে না, কিন্তু পাঠকের জন্যই লেখে। যাদু বাস্তব, বাস্তবই, বাস্তবের একটা ভিন্ন তল মাত্র। সাহিত্য চাপাবজির বিষয় হইলেও, সাহিত্য আমাদের চেনা জীবনের বাইরের কিছু * অলসতার চাইতে ভাল বিনোদন আর কি আছে। নির্জনতার চাইতে অনুপম আর কি আছে। * জীবনকে জয়ী করাই সাহিত্যের কাজ না, জীবন জয় এবং পরাজয়ের চাইতে বড় কিছু, সাহিত্যের কাজ এই জীবনকে ধারণের চেষ্টা করা। বাংলাদেশে আপনি যদি একা থাকেন তাহলে যৌনতার বিষয়টায় সৌন্দর্যের চাইতে সমস্যা বেশি। শারীরিকভাবেও, সামজিকভাবেও। আপনে শরীরে আগুন বয়া বেড়াবেন। আর লোকেরা আপনের দিকে তাকায়া ভাবতে থাকবে, কি জানি করতাছে। * রুন্ডির সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সম্মান করা এবং বুরুন্ডি সরকারের সাথে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। * বুরুন্ডিতে অবিলম্বে শান্তি আলোচনার প্রয়োজন। তারা না আসা পর্যন্ত, আগ্নেয়গিরিটি ঘূর্ণায়মান হতে থাকবে, নিয়মিত অগ্নুৎপাতের সাথে, যেমন গত সপ্তাহে, সবচেয়ে খারাপ ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান ভয়ঙ্কর। যতক্ষণ না চূড়ান্ত বিস্ফোরণ অনিবার্য হয়ে ওঠে। * আশ্চর্যের বিষয় নয়, এরই মধ্যে বুরুন্ডি এবং রুয়ান্ডার মধ্যে সম্পর্ক খারাপ হয়ে গেছে, যখন রুয়ান্ডা প্রকাশ্যে নিজেকে "তাদের খুনি রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে বুরুন্ডির জনগণের রক্ষক" হিসাবে উপস্থাপন করে এবং নিয়মিত পরামর্শ দেয় যে এটি তার প্রতিবেশীদের সাথে হস্তক্ষেপ করতে পারে। * বুরুন্ডিয়ান টাইম বোমা নিষ্ক্রিয় করার চাবিকাঠি তাই বুজুম্বুরা এবং কিগালি উভয়েই নিহিত। এবং ব্রাসেলসে একটু, যেখানে পিটারো নকুরুনজিজা এবং তার দলের বিরোধীদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব প্রত্যাহার করে নিয়েছে। আমাদের দেশও এতে ভূমিকা রাখতে পারে, মধ্যস্থতা করে সেতু নির্মাণ করে। সর্বোপরি, সাম্প্রতিক মাসগুলিতে কিছু কঠোর শব্দ সত্ত্বেও 'বেলজিয়ানদের' প্রতি আস্থা এখনও অনেক বুরুন্ডিয়ান শীর্ষ ব্যক্তিদের সাথে রয়ে গেছে। দেশটিতে ২ দশমিক ৩ মিলিয়নের কিছু বেশি মানুষ বসবাস করে। জনসংখ্যার ১১ দশমিক ৬ ভাগ মানুষ বাস করে দেশটির রাজধানী ও সবচেয়ে বড় শহর গাবোরোন-এ। এটি অতীতে পৃথিবীর সবচাইতে দরিদ্র দেশগুলোর একটা ছিল। ষাটের দশকের শেষে দেশটির মাথাপিছু আয় ছিল সত্তর আমেরিকান ডলারের কাছাকাছি পরিমাণ। পরবর্তীতে এটি পৃথিবীর মাঝে দ্রুতগতির অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির একটি দেশে পরিণত হয় এবং নিজেদের উচ্চমধ্যম আয়ের একটি দেশে পরিণত করে ফেলে। * বতসোয়ানা, লেবানন স্পেন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের সরকারগুলি তাদের ডিজিটাল এজেন্ডাগুলির শীর্ষে মোবাইলকে রাখার জন্য একটি সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছে। আমরা বিশ্বজুড়ে প্রশাসনকে উৎসাহিত করি তাদের কৃতিত্ব দ্বারা অনুপ্রাণিত এবং বৃহত্তর মোবাইল শিল্প বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে, উদ্ভাবনকে সমর্থন করতে এবং তাদের নাগরিকদের জন্য মোবাইল পরিষেবার বিধান বাড়ানোর জন্য অনুরূপ সর্বোত্তম অনুশীলনের ব্যবস্থা গ্রহণ করে। বিবরণ সহজে উক্তি যোগ করার জন্য গ্যাজেট সমর্থিত ব্রাউজার সকল আধুনিক ব্রাউজার ত্বরিতোক্তি প্রাথমিকভাবে ও ইংরেজিতে QuickQuote নামে পরিচিত, পূর্বে বাংলায় ভুল বানানে প্রচলিত তড়িৎ উক্তি উইকিউক্তির উক্তি সহজে যোগ করার জন্য তৈরিকৃত একটি গ্যাজেট (পূর্বে স্ক্রিপ্ট ছিল)। একটি পৃষ্ঠার সম্পাদনায় ও বিন্যাসে না গিয়ে যাতে উক্তি তৈরি করা যায়, সেজন্য এই পদক্ষেপ। একটি উক্তি ও তার উৎস যোগ করার পর আরো একটি যোগ করতে চাইলে আরো একটি উক্তি যোগ করুন বোতামে ক্লিক করুন। উক্তি যোগ শেষ হলে সম্পন্ন বাটনে ক্লিক করুন। * এটি এমন একটি সংকট যা কখনই হওয়া উচিত ছিল না কারণ দেশটির নিজেকে খেয়ে ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে। * আমি আমার সন্তানদের, বিশেষ করে বলাকা বিরোধীদের, তাদের অস্ত্র নামিয়ে ফেলার ও সমস্ত যুদ্ধ বন্ধ করার আহ্বান জানাই। এক্স-সেলেকার ক্ষেত্রেও একই কথা তাদের ভয় পাওয়া উচিত নয়। খুন-হত্যার কথা আর শুনতে চাই না। আজ থেকে, আমি সমস্ত মধ্য আফ্রিকানদের রাষ্ট্রপতি; বর্জন বাদ দিয়ে । * এখন, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রে, সময় এসেছে দুর্ভোগের চক্র ভাঙ্গার, সুযোগের এই দিনটিকে আগামীকাল এবং পরশুর সাথে সারিবদ্ধ করার, এবং এটি করার উপায়… এক সময়ে এবং এক ব্যক্তি। জীবন পরিবর্তন করা যাতে বাসিন্দারা নাগরিক হয়, এবং নাগরিকরা তাদের দেশ পরিবর্তন করে। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। যে জিনিস চোখের সামনে থাকে তাকে আমরা ভুলে যাই। যে ভালোবাসা সবসময় আমাদের ঘিরে রাখে তার কথা আমাদের মনে থাকে না। মনে থাকে হঠাৎ আসা ভালোবাসার কথা। বহুব্রীহি হুমায়ূন আহমেদ]] তুই রাজাকার’ না হয়ে ‘আপনি রাজাকার’ হলে কেমন হতো হুমায়ূন আহমেদ বহুব্রীহি নাটকের বিখ্যাত উক্তি * যে মেঘের জলকণার আকার যত বড়ো সে মেঘ তত তাড়াতাড়ি নীচে নামে। জলকণাগুলি আকারে বেশি বড়ো হইয়া গেলে বৃষ্টি আকারে মাটিতে পড়ে। খুব উঁচুতে যে মেঘ থাকে, তাহাতে অনেক সময়ে জলকণাগুলি জমিয়া বরফের কণা হইয়া থাকে। এই মেঘ আবার নীচে গরম বাতাসের মধ্যে নামিলে সেই বরফ গলিয়া জলকণা হইয়া যায়। ঠাণ্ডা দেশে এই বরফকণাই তুষার বৃষ্টি হইয়া মাটিতে পড়ে। মেঘবৃষ্টি সুকুমার রায় সুকুমার রায় সমগ্র রচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২২৪ খেলা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ক্ষণিকা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দ (১৪০০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৬২ * এতক্ষণ বৃষ্টি ছিল রিমঝিমে, ছন্দমধুর। সহসা সে-বৃষ্টি ক্ষেপিয়া গেল। মার্ মার্ কাট্‌ কাট্ শব্দে বৃষ্টি আকাশ ফাঁড়িয়া পড়িতে লাগিল। সাঁ সাঁ ঝম্ ঝম্ সাঁ সাঁ ঝম্ ঝম্‌ শব্দে কানে বুঝি তালা লাগিয়া যায়। তীর-ভূমি, তীরের মাঠ-ময়দান, ‘গাঁ-গেরাম’ আর চোখে দেখা যায় না। ধোঁয়াটে শাদা আবছায়ায় চারিদিক ঝাপসা হইয়া গিয়াছে। তিতাস একটি নদীর নাম অদ্বৈত মল্লবর্মণ দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- পুথিঘর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২২৩ রাত্রি বা রাত সময়ের একটি অংশ যা দিগন্তের সূর্য ডুবে যাবার পর থেকে শুরু হয়। গোধূলী লগ্ন বা ঈষৎ অন্ধকার হবার মাধ্যমে রাতের আবির্ভাব হয়। রাত্রির বিপরীত হলো দিন। রাতের শুরু এবং শেষের সময় ঋতু, অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ এবং সময় অঞ্চলের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হয়। যে কোনো সময়ে, পৃথিবীর একটি অংশ যখন সূর্যের আলোয় আলোকিত হয় তখন তাকে আমরা দিন বলি। পৃথিবীর অন্য পৃষ্ঠে তখন সূর্যের ছায়া হিসেবে আলো আটকে যায় বা বাধাপ্রাপ্ত হয়। এই অবস্থাকেই আমরা সহজভাষায় রাতের অন্ধকার বা রাত বলে থাকি। * প্রথম রাত্রিতে যে-সকল উজ্জ্বল তারা দেখা যায়, তাহাদের তিনটি গ্রহ। একটি লালচে রঙ্গের, সেটিকে পশ্চিমে দেখা যায়, আর প্রথম রাত্রিতেই সে অস্ত যায়। এটি মঙ্গলগ্রহ। ইংরাজিতে ইহার নাম Mars। আর-একটি প্রথম রাত্রির তারার মধ্যে সকলের চাইতে বড়। ইহার নাম বৃহস্পতি (Jupiter)। গ্রহদের মধ্যে এইটিই সকলের চাইতে বড়। এক দিন হলো সময়ের একটি একক। একবার সূর্যোদয় থেকে পুনরায় সূর্যোদয় পর্যন্ত সময়কে দিন বলা হয়। জ্যোতির্বিজ্ঞানে আহ্নিক গতির এক আবর্তন পূর্ণ হতে যে সময় লাগে তা হলো একদিন। * ভারতের মৃত্তিকা আমার স্বৰ্গ, ভারতের কল্যাণ আমার কল্যাণ, আর বল দিন রাত হে গৌরীনাথ, হে জগদম্বে, আমায় মনুষ্যত্ব দাও, মা, আমার দুৰ্বলতা কাপুরুষতা দূর কর"। স্বামী বিবেকানন্দ বর্ত্তমান ভারত- স্বামী বিবেকানন্দ, প্রকাশক- উদ্বোধন কার্য্যালয়, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩১২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬৬ * আমরা সকলেই শিক্ষার্থী, কার্য্যক্ষেত্রে প্রত্যহই শিখিতেছি, দিন দিন অগ্রসর হইতেছি এবং বাড়িতেছি। চিত্রা কাব্যগ্রন্থ- [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাব্যগ্রন্থ (তৃতীয় খণ্ড প্রকাশক- ইন্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড, এলাহাবাদ, প্রকাশসাল- ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩২২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৬৪ * পিয়ারীর মুখ ম্লান হইয়া গেল। কথাটায় সে যে ব্যথা পাইতে পারে বলিবার সময় তাহা ভাবি নাই। ব্যথা দিবার ইচ্ছাও ছিল না, থাকা স্বাভাবিকও নয়। শ্রীকান্ত (প্রথম পর্ব শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রকাশক- গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স, কলকাতা, সপ্তদশ মুদ্রণ, পৃষ্ঠা ১৭৬ * ভাবী নিগ্রহের নিগড়ে আবদ্ধ এই অজ্ঞ শিশুগুলি জানে না, হাসির নামে কত বিষাদ, সুখের নামে কত ব্যথা, মধুর নামে কত বিষ তাদের জন্য অপেক্ষা করিয়া আছে। তিতাস একটি নদীর নাম অদ্বৈত মল্লবর্মণ দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক-পুথিঘর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৮ *রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। * রমযান আসলে আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয় আর শয়তানকে শৃঙ্খলিত করে দেওয়া হয়। ডন ২ দি কিং ইজ ব্যাক এটি ২০১১ সালের একটি বলিউড থ্রিলার চলচ্চিত্র। ফারহান আখতার পরিচালিত এই ছবিটি ডন সিরিজ-এর ২০০৬ এ মুক্তিপ্রাপ্ত ডন চলচ্চিত্রের সিকুয়েল। মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছেন শাহরুখ খান, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। শাহরুখ আবেদনময়ী নারী পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার সময় 'কিঙ্কি' শব্দ উচ্চারণ করে নিজের ফেমডম ফ্যান্টাসির পরিচয় দেন। এবং কিছু গুরুপ্তপুর্ণ চরিত্রে আছেন বোমন ইরানী, ওম পুরি, লারা দত্ত ও কুনাল কপূর। ছবিটি ২৩ ডিসেম্বর ২০১১ মুক্তি দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে ৷ উভয় 2D এবং 3D ফরম্যাটের উপর করা হয়েছে এছাড়াও ছবিটি তামিল ভাষা ও তেলুগু ভাষায় পাওয়া যাবে। বোমন ইরানি ডিসিপি ডি'সিলভা ভার্ধান ওম পুরি সিবিআই অফিসার বিশাল মালিক * অন্তত কয়েক মাস অবদান রেখেছে এমন অবদানকারী * নিবন্ধ অবদানের ইতিহাস রয়েছে, তত্ত্বাবধায়ন কাজ, নিবন্ধ পরিষ্কার, নীতিমালা বিষয়ক আলোচনায় অবদান এবং ধ্বংসপ্রবণতা রোধ * সম্প্রদায়ের সাথে কাজ করার ক্ষমতা মনোনয়নে সকল প্রয়োজনীয়তার পরিপ্রেক্ষিতে মনোনীত প্রার্থীর যোগ্যতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ অন্তর্ভুক্ত করা আবশ্যক। (৫/০/০ শেষ হবার তারিখ: ‍‍১৬ এপ্রিল ২০২৩ ০৮:০৬ (ইউটিসি) উইকিউক্তি বাংলা উইকিপরিবারের সবচেয়ে নবীনতম সদস্য। এই উইকিটিকে ইনকিউবেটর থেকে বের করে আনার জন্য কাজ করেছিলাম। তার ধারাবাহিকতায় এই উইকির প্রথম প্রশাসক ও ইন্টারফেস প্রশাসক হিসেবে (আলোচনাসভার আলোচনা অনুযায়ী) নির্বাচিত হয়েছিলাম, যার মেয়াদ আগামী ২২ এপ্রিল সমাপ্ত হয়ে যাবে। যেহেতু সেই নির্বাচনে সময় নির্ধারণ করা হয়নি, মেটা থেকে তাদের ডিফল্ট অনুসারে ছয়মাসের সময় দেয়া হয়েছিল এবং বলা হয়েছিল মেয়াদ শেষের আগে আরেকবার আলোচনা করে সময় বৃদ্ধি করে নিতে। সেজন্য আমি প্রশাসক (admin) ও ইন্টারফেস প্রশাসকত্বের (interface-admin) আবেদন করছি। আমার আবেদন করা সময় ২ বছর। আমার অতীতের অবদান ও কার্যক্রম অনুসারে এতে কারুর আপত্তি থাকবেনা বলেই আশা করি। আমার আবেদনের বিষয়টি নজরে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ। *লাইলাতুল কদ্‌রি খইরুম মিন আলফি শাহ্‌র অর্থ: শবে-কদর এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। একজন ব্যক্তি একটি ধারণার জন্য মারা যেতে পারে, কিন্তু সেই ধারণাটি, তার মৃত্যুর পরে, হাজারো জীবনে অবতীর্ণ হবে। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * বাঙালি-বাংলাদেশের ইতিহাস একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের দিগ্​দর্শন। বাঙালির অতিজাগরণে অসহযোগ আন্দোলন এবং পরবর্তী পর্যায়ে যোদ্ধা জাতি হিসেবে বাংলাদেশের সৃষ্টি বাঙালির এক দীপ্ত নতুন পরিচয়। * মার্চের অসহযোগ আন্দোলনে যাঁরা রাজপথে অবস্থান করছিলেন, তাঁরা সবাই আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলেন না। তাতে ডান-বাম–মধ্যপন্থার সব শ্রেণির মানুষ ছিলেন, নির্দলীয় মানুষ তো ছিলেনই। ছিলেন কবি-সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিকর্মী, কট্টর কমিউনিস্ট যেমন ছিলেন, আলেম-উলামারাও ছিলেন। তাঁদের অবদান অস্বীকার করা হবে অকৃতজ্ঞতা শুধু নয়, ইতিহাসকে অস্বীকার। সব দল-মত ও শ্রেণি-পেশার সমর্থন ও অংশগ্রহণের ফলেই মুক্তিযুদ্ধ জনযুদ্ধে পরিণত হতে পারে। * পৃথিবীর আর কোনো দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনেই সংশ্লিষ্ট দেশটির জাতীয় স্বাধীনতা স্বীকৃতি না পাওয়া পর্যন্ত প্রশাসনকে এভাবে তাদের আনুগত্য পরিবর্তন করতে দেখা যায়নি। এর একটি প্রধান কারণ, বঙ্গবন্ধু আহূত অসহযোগ আন্দোলন এমনই ব্যাপক ও সর্বজনগ্রাহ্য ব্যাপার হয়ে পড়েছিল যে, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সচল রাখার প্রয়োজনে অসহযোগ আন্দোলন চলাকালেই বঙ্গবন্ধুকে সারাদেশের শাসনভার পরিচালনার দায়িত্ব নিতে হয়। আমাদের দেশে স্বাধীনতার ঘোষণার দিনক্ষণ নিয়ে যে বিতর্ক চলে তা একান্তই অবান্তর। অসহযোগ আন্দোলন পুরোপুরিই সফল হয়। তবে এই সাফল্য বাংলাদেশের ভেতরে ন্যূনতম জন ও অর্থনৈতিক সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সংকট সৃষ্টি করে। সে সময় সারা বাংলাদেশের শ্রমিক সমাজ, জনপ্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্তৃপক্ষ বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দেয়। সেনাছাউনিগুলোর বাইরে আর কোথাও পাকিস্তান সরকারের অস্তিত্ব অনুভব করা যায়নি। এই শূন্যতার কারণে দেশের সামাজিক জীবন ভেঙে পড়তে পারত। ১৯৭১ সালের ৬ মার্চ ইয়াহিয়া পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সদস্যদের সেনাছাউনিতে ফিরে যাওয়ার হুকুম দেওয়ার পরপরই বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্তৃত্ব নিজের হাতে নিয়ে নেন। ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে পরাজয়ের পর সেদিনই প্রথম বাংলাদেশ তার ‘স্বশাসন জারি’ করতে সক্ষম হলো। রেহমান সোবহান ‘সাক্ষাৎকার’, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত ‘স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র’ পঞ্চদশ খ ১৯৮৫, পৃষ্ঠা-৩৮৬। * আমরা নিশ্চয়ই শান্তিপূর্ণভাবে সংগ্রাম চালিয়ে যেতে চাই। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, যে কোনো আক্রমণ আমরা সহ্য করব। গত ২২ দিনের অসহযোগ আন্দোলনে ক্ষমতাসীন চক্রের মাজা ভেঙে দিয়েছি। অধিকার যে আমাদের প্রতিষ্ঠিত হবে, সে সম্পর্কে আমি নিশ্চিত। কোনো শক্তিই আমাদের চূড়ান্ত বিজয় ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। সমগ্র পূর্ব বাংলা জুড়ে অসহযোগ আন্দোলনকে তীব্রতর করা হয়। এই আন্দোলনের খবর ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত সব সংবাদপত্রে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে ছাপা হচ্ছিল এবং তার ফলে প্রদেশব্যাপী শহরে, নগরে, বন্দরে অপ্রতিহত গতিতে আন্দোলনটি ছড়িয়ে পড়ে। ঢাকা বেতার থেকেও কিছু কিছু খবর প্রচার করা হচ্ছিল। টেলিভিশন বা মোবাইল ফোনের প্রচলন তখনও হয়নি। রেডিও পাওয়া গেলেও গ্রাম/শহরের বাড়ি বাড়িতে দূরের কথা, পাড়ায় একটি করেও ছিল না। সংবাদপত্র ও মফস্বলে গিয়ে পৌঁছাত একদিন পরে। * বঙ্গবন্ধুর ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে সাড়া ছিল কতটা সর্বাত্মক, টেলিভিশনের এ ঘটনা তার সাক্ষ্য হয়ে আছে। ১৯৭১ সালের ১ মার্চ থেকে এ ভূখণ্ড ক্যান্টনমেন্টের নির্দেশে নয়- পরিচালিত হচ্ছিল বঙ্গবন্ধুর। তিনি স্বাধীনতার ডাক দিয়েছেন। * দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে ব্যর্থ হওয়ার একটি মাত্র উপায় আছে আর তা হলো ঝুঁকি না নেওয়া। * কেউ কেউ খুব স্মার্ট কিংবা দক্ষ হতে পারে, কিন্তু তারা যদি তাতে বিশ্বাস না রাখে, তাহলে তারা কঠোর পরিশ্রমে আগ্রহী হয় না। * দ্রুত কাজ করে অন্যকে অতিক্রম করুন। আপনি যদি সেটি না পারেন, তাহলে বুঝতে হবে আপনি খুব দ্রুত কাজ করতে পারছেন না। * আমরা মানুষের সম্পর্কে কী জানতে চাই, সেটি প্রশ্ন না। প্রশ্ন হলো মানুষ তাদের সম্পর্কে কতটুকু জানাতে চায়। * আপনার সামনে একটি কাঠবিড়ালি মারা যাচ্ছে, এটি আপনার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে যেখানে আফ্রিকায় প্রতিনিয়তই মরছে মানুষ। * ২০২৩ সালে আমার প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনার প্রতিপাদ্য হচ্ছে “দক্ষতার বছর”। আমরা আরও শক্তিশালী ও গতিময় প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেদের গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি। * এ সপ্তাহের শুরুতে আমরা সাবস্ক্রিপশন সেবা “মেটা ভেরিফায়েড” চালু করতে যাচ্ছি। এর ফলে জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে অ্যাকাউন্ট যাচাই, নীল টিক ব্যাজ, সুরক্ষাসহ সরাসরি গ্রাহক সহায়তা সুবিধা পাওয়া যাবে। আমাদের এই সেবা গ্রাহকের বিশ্বাসযোগ্যতা ও সুরক্ষা বাড়াবে। মেটা ভেরিফায়েড সুবিধা পেতে ওয়েব সংস্করণে প্রতি মাসে ১২ মার্কিন ডলার এবং আইওএস সংস্করণে ১৫ মার্কিন ডলার ব্যয় করতে হবে। প্রাথমিকভাবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে এ সেবা এ সপ্তাহেই চালু হবে। পরে অন্যান্য দেশে সুবিধাটি চালু করা হবে। * এই মাসে আমার কেবল জন্মদিন না। একই দিনে শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের জন্মদিন, ৮ তারিখ বেগম ফজিলাতুন্নেছার জন্মদিন। ১০ তারিখ আমার বাবা মারা যান, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হারালাম। সব মিলিয়ে আনন্দের চেয়ে আগস্ট আমার জন্য ভয়াবহ স্মৃতির মাস। * এই যে আমি সারাটা জীবন পাঞ্জাবি পরলাম, চুল বড় রাখলাম, এর কি কোনো মানে নেই? আমার কি শার্টপ্যান্ট, জিনস পরতে ইচ্ছা করেনি। পরিনি, কারণ কবি হতে চেয়েছি। * কবি যদি হতে চাও, গদ্য লিখবে না। একবার গদ্য লিখতে শুরু করলে যত ভালো কবিতাই লেখো না কেন, লোকে তোমাকে আর কবি হিসেবে মানতে চাইবে না। * ২৫ মার্চ কাঁচা পায়খানা নিয়ে সম্পাদকীয় হতে পারে না। আমি পারব না। বরং ওই কাজটা করে দিতে পারব। * বঙ্গবন্ধু ছাড়া আর কে আমাদের দিয়েছে ধর্মনিরপেক্ষতা? আর কে দিতে চেয়েছে সমাজতন্ত্র! তাঁকে ভালোবাসব, না তো কাকে ভালোবাসব! *মহাদেবদার এই কবিতাটা কিন্তু খুব ভালো। এত নরম! এত নরম যে আমার মতো নরম মানুষের কাছেও এটাকে বেশি নরম বলে মনে হয়। মনে হয়, করুণা করে লেখা চিঠি আমি কেন নেব। *আমি মনে করি, মহাদেবদার এই কথার একটা তাৎপর্য আছে। আজকালকার বিজনেস-পড়া ছেলেমেয়েরা বলবে, এর নাম হলো ব্র্যান্ডিং। ব্র্যান্ডিং ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলামকে দেখলেই আমরা বুঝব, তাঁরা কবি। চুল বড় না রাখলেও কবি হওয়া যায়। জীবনানন্দ দাশ যেমনটা ছিলেন। তবুও নির্মলেন্দু গুণ, মহাদেব সাহার চেহারা দেখলেই লোকে বুঝে নেবে, এঁরা কবি বা শিল্পী। আবার আইয়ুব বাচ্চু বা জেমসকে দেখলেই বোঝা যাবে, এঁরা ব্যান্ড গায়ক। আপনি যখন এই মেকাপ-গেটাপটা নেন, তখন আপনি ২৪ ঘণ্টাই নিজেকে বলতে পারেন, আমি কবি। আমি শিল্পী। আয়নার সামনে দাঁড়ালেই আপনি নিজের ব্রতটাকে চিনে নিতে পারেন। আপনার তখন সংকল্পচ্যুত হওয়ার সম্ভাবনা কমে আসে। * মহাদেব আসলে মহৎ হতে চায়, অমর হতে চায়। মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে পর্যন্ত তারিখে) নজরতালিকার বার্তায় বন্ধ করুন বোতাম যুক্ত করে এখানে উইকিউক্তির পুরাতন প্রশাসক হওয়ার আবেদনগুলো পাওয়া যাবে। * শেয়ার মার্কেটে কোন ইনভেস্টর নাই, সব জুয়াড়ি। * একদিন বাজারে না গেলেই সব ঠিক হয়ে যাবে * গ্যাসটা এত মূল্যবান সম্পদ যে এটা দিয়ে ভাত-তরকারি রান্নার কোনো মানে হয় না * ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের কিছু কিছু ক্ষেত্রে যে লুটপাট হয়েছে, সেটা শুধু পুকুর চুরি নয়, সাগর চুরি। দক্ষতা হলো একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি কাজ সম্পাদন করার ক্ষমতা। * যদি কোন বিষয়ে তুমি দক্ষতা লাভ করিতে চাহ, তাহা হইলে, কাজে তাহা কর; আর যদি কোন বিষয়ে নিবৃত্ত হইতে চাহ, তাহা হইলে, একেবারেই তাহা করিও না। এপিক্‌টেটসের উপদেশ জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর পৃষ্ঠা ৪২, প্রকাশক- সান্যাল এণ্ড কোম্পানি, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৪ বঙ্গাব্দ) ২০২৩ সালে আমার প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনার প্রতিপাদ্য হচ্ছে “দক্ষতার বছর”। আমরা আরও শক্তিশালী ও গতিময় প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেদের গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি। * দীর্ঘ বা স্বল্পমেয়াদী এর যে-কোন নীতিরই সাফল্য নির্ভর করে কর্মচারীদের দক্ষতা, কার্যক্ষমতা এবং উদ্ভাবনী শক্তির উপর। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র, প্রথম খণ্ড, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৫৮২ alertValue পাতার নাম পাওয়া যায়নি"; alertValue কোনো প্রণেতা পাওয়া যায়নি"; alertValue পাতা প্রকাশের সময় পাওয়া যায়নি"; alertValue আপনার নাম পাওয়া যায়নি, সম্ভবত আপনি লগ আউট করেছেন"; throw new Error("নোটিশ পাঠানো লেটের নাম উল্লেখ করেননি মূল অবদানকারীকে জানানো হচ্ছে creator যদি কোনোদিন টুইংকেল আসে তাহলে এটা আবার চালু করতে হবে alertValue সফলভাবে নোটিশ পাঠানো হয়েছে"; যদি কোনোদিন টুইংকেল আসে তাহলে এটা আবার চালু করতে হবে throw new Error("বার্তা প্রদানের কারণ উল্লেখ করেননি throw new Error("টেমপ্লেটের নাম উল্লেখ করেননি পর্যবেক্ষক সরঞ্জাম পেতে আপনাকে নিম্নোক্ত নিম্নলিখিত মানদণ্ডগুলি পূরণ করতে হবে: * একটি নিবন্ধিত অ্যাকাউন্ট যা অন্তত ৩০ দিনের বেশি পুরনো। * মূল নামস্থানে অন্তত ১৫০ সম্পাদনা সহ মোট সম্পাদনা সংখ্যা ২০০ হতে হবে এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ধ্বংসপ্রবণতা বিরোধী কাজের রেকর্ড থাকতে হবে। অন্য উইকিমিডিয়া প্রকল্পে কাজ করার অভিজ্ঞতাও বিবেচনায় আনা যেতে পারে। উইকিউক্তি:অধিকারের আবেদন/পর্যবেক্ষক পাতায় আপনি নিজের জন্য বা অন্য ব্যবহারকারীর জন্য অধিকারটি যুক্ত করার প্রস্তাব করতে পারেন। * মাতৃভাষা নামটা আজকাল আমরা ব্যবহার করে থাকি, এ নামও পেয়েছি আমাদের নতুন শিক্ষা থাকে। ইংরেজিতে আপন ভাষাকে বলে মাদার টাঙ্গ্‌, মাতৃভাষা তারই তর্জমা। এমন দিন ছিল যখন বাঙালি বিদেশে গিয়ে আপন ভাষাকে অনায়াসেই পুরোনো কাপড়ের মতো ছেড়ে ফেলতে পারত; বিলেতে গিয়ে ভাষাকে সে দিয়ে আসত সমুদ্রে জলাঞ্জলি, ইংরেজভাষিণী অনুচরীদের সঙ্গে রেখে ছেলেমেয়েদের মুখে বাংলা চাপা দিয়ে তার উপরে ইংরেজির জয়পতাকা দিত সগর্বে উড়িয়ে। আজ আমাদের ভাষা এই অপমান থেকে উদ্ধার পেয়েছে, তার গৌরব আজ সমস্ত বাংলাভাষীকে মাহাত্ম্য দিয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলাভাষা পরিচয়-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৬ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৩৬-৩৭ * কবির মাতৃভাষা যদি বাঙ্গলা হয় তবে বাঙ্গলা খুব ভাল ক’রে না শিখলে ইংরেজ সেটি বোঝে না; তেমনি ছবির ভাষা অভিনয়ের ভাষা এসবেও দ্রষ্টার চোখ দোরস্ত না হলে মুস্কিল। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাগেশ্বরী শিল্প-প্রবন্ধাবলী- অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৮ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৫৪ একজন ব্যবহারকারীর অধিকার স্তর হল যা দ্বারা উইকিউক্তিতে উক্ত ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট কাজ করার সক্ষমতা বা উইকিউক্তির নির্দিষ্ট অংশে প্রবেশাধিকার নির্ধারিত হয়। এই অধিকার স্তর নির্ভর করে কোন অধিকারগুলো (অনুমতি, ব্যবহারকারী দল, পতাকা নামেও পরিচিত) ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টে যুক্ত রয়েছে। ব্যবহারকারীর অধিকার স্তর নির্ধারিত হয়: অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা, অ্যাকাউন্টের বয়স ও সম্পাদনা সংখ্যা এবং অ্যাকাউন্টে অধিকার যুক্ত করার দ্বারা। উইকিউক্তির সাধারণ কর্মগুলো যেকেউ সম্পাদন করতে পারে, এমনকি যদিও তারা অ্যাকাউন্ট তৈরি বা অ্যাকাউন্টে প্রবেশ না করে। একটি ব্যবহারকারী দলের সদস্যদের অ্যাকাউন্টে এক বা একাধিক অধিকার যুক্ত থাকে। যেমন আইপি বাধামুক্ত দলের সদস্যদের 'ipblock-exempt' ও 'torunblocked' অধিকার রয়েছে। একটি ব্যবহারকারী দলের যেসব অধিকার রয়েছে তার তালিকা রয়েছে বিশেষ:ব্যবহারকারীর দলগত অধিকার এ। অধিকার, ফ্লাগ, বিট ইত্যাদি শব্দগুলো ব্যবহারকারী দল এবং পৃথক অধিকারসমূহ উভয়ই বুঝাতে ব্যবহৃত হতে পারে। বাংলা উইকিউক্তিতে আবেদনের মাধ্যমে শুধুমাত্র স্থানীয় ব্যবহারকারী দলের সদস্য হওয়া যায়। বৈশ্বিক ব্যবহারকারী দলের সদস্যরা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের সব উইকিতে তাদের অধিকার অনুযায়ী কর্ম সম্পাদনে সক্ষম। অবশ্য কখনো কখনো স্থানীয় উইকি নীতিমালার কারণে এই বৈশ্বিক অধিকার ব্যবহারের অনুমতি থাকে না। স্থানীয় ও বৈশ্বিক অধিকারসমূহ বিশেষ:কেন্দ্রীয় প্রমাণী তে দেখা যায়। সম্পাদনা করার সময় অনিবন্ধিত ব্যবহারকারীগণ একটি ব্যানার দেখতে পাবেন যেখানে লেখা রয়েছে: কখনও কখনও নিশ্চিতকরণ সময় ও সম্পাদনা সংখ্যার পূর্বেই কোনো অ্যাকাউন্টে এই সুবিধাগুলোর প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে একজন ব্যুরোক্র্যাট সেই অ্যাকাউন্টে নিশ্চিতকৃত অধিকার দিতে পারেন। যেহেতু স্বয়ংনিশ্চিতকৃত ও নিশ্চিতকৃত উভয় ব্যবহারকারী দলের অধিকারসমূহ একই, তাই যারা ইতিমধ্যেই স্বয়ংনিশ্চিতকৃত তাদেরকে সাধারণত নিশ্চিতকৃত ফ্লাগ দেয়া হয় না। বাংলা উইকিউক্তিতে ifeq:০ NUMINGROUP:confirmed কোনো নিশ্চিতকৃত ব্যবহারকারী নেই। Special:ListUsers/confirmed NUMINGROUP:confirmed জন নিশ্চিতকৃত ব্যবহারকারী রয়েছেন।}} প্রশাসক দলের সদস্যদের অনেকগুলো অধিকার রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে প্রধান তিনটি হল পাতা অপসারণ, পাতা সুরক্ষিত করা, ব্যবহারকারীকে বাধা প্রদান। আরো রয়েছে সংস্করণ ও লগ অপসারণ, গণবার্তা প্রেরণ, রোলব্যাক, নিরীক্ষা, পুনর্নির্দেশ ছাড়া স্থানান্তর, চিত্র স্থানান্তর, পাতার ইতিহাস একীকরণ, মিডিয়াউইকি নামস্থানে সম্পাদনা, অপব্যবহার ছাঁকনি সম্পাদনা ইত্যাদি। তারা কোনো ব্যবহারকারীকে আইপি বাধামুক্ত অধিকার দলে যুক্ত করতে পারেন। বর্তমানে বাংলা উইকিউক্তিতে বিশেষ:ListUsers/sysop NUMBERINGROUP:sysop জন প্রশাসক দলের ব্যবহারকারী রয়েছেন। ব্যুরোক্র্যাট দলের সদস্যদের বেশকিছু অধিকার রয়েছে, যার মধ্যে মূল হল ব্যবহারকারীদের ব্যুরোক্র্যাট, প্রশাসক, বট, ইন্টারফেস প্রশাসক, আমদানীকারক, নিশ্চিতকৃত, অ্যাকাউন্ট তৈরিকারক অধিকার দলে যুক্ত করা। বর্তমানে বাংলা উইকিউক্তিতে বিশেষ:ListUsers/bureaucrat NUMBERINGROUP:bureaucrat জন ব্যুরোক্র্যাট দলের ব্যবহারকারী রয়েছেন। উইকিউক্তি:অধিকারের আবেদন নির্দিষ্ট অধিকারের আবেদন করতে) পালকি মানুষ বহনের একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বাহন। এটি মনুষবাহিত একটি প্রাচীন যানবিশেষ। এই বাহনে এক বা দুই জন যাত্রী নিয়ে দুই, চার বা আট জন বাহক এটিকে কাঁধে তুলে একস্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যেত। পালকির বাহকেরা বেহারা নামে অভিহিত। পালকি চাকাবিহীন হওয়ায় এটিকে ঘাড়ে বহন করে ঝুলন্ত অবস্থায় স্থানান্তর করা যায়। এই যানকে ডুলি, শিবিকা প্রভৃতিও বলা হয়। পর্তুগিজরা এর নাম দেয় পালাঙ্কুয়িন। বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে বিয়ে ও অন্যান্য শুভ অনুষ্ঠানে বর-কনের জন্য পালকি ব্যবহারের প্রথা চালু ছিল। পালকি বিভিন্ন আকৃতি ও ডিজাইনের হয়ে থাকে। পাল্কীর গান সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত কুহু ও কেকা সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত, প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯১২ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৯ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৯-৩০ বীরপুরুষ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সঞ্চয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪৫৩-৪৫৪ * কাল পত্র আসিয়াছিল। আজ সে মহেন্দ্রকে ডাকিয়া কহিল, দুটো পালকি আর বত্রিশ জন কাহার চাই, আমি এখনি তালসোনাপুরে যাব। মহেন্দ্র আশ্চর্য হইয়া প্রশ্ন করিল, পালকি বেহারা আনিয়ে দিচ্চি, কিন্তু দুটো কেন মা? দেবদাস শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় দেবদাস শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, প্রথম সংস্করণ,প্রথম প্রকাশ- মাঘ-১৩৫৪, প্রকাশক- সরকার এ্যাণ্ড কোং, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৭-৮৮ * একদিন সন্ধ্যার সময় বৈদ্যবাটীর নিকট দিয়া একখানা জানানা সোয়ারি যাইতেছিল। নববাবুরা ঐ সোয়ারি দেখিবামাত্র দৌড়ে গিয়ে চারিদিক ঘেরিয়া ফেলিল ও বেহারাদিগের উপর মারপিট আরম্ভ করিল, তাহাতে বেহারারা পাল্‌কি ফেলিয়া প্রাণভয়ে অন্তরে গেল। বাবুরা পাল্‌কি খুলিয়া দেখিল একটি পরমা সুন্দরী কন্যা তাহার ভিতরে অছেন— মতিলাল তেড়ে গিয়া কন্যার হাত ধরিয়া পাল্‌কি থেকে টানিয়া বাহির করিয়া আনিল। আলালের ঘরের দুলাল প্যারীচাঁদ মিত্র, দ্বিতীয় সংস্করণ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দ (১২৭৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬২-৬৩ অনুবাদ স্যার, আপনি দেখবেন, ওরা 'পূর্ববাংলা' নামের পরিবর্তে 'পূর্ব পাকিস্তান' নাম রাখতে চায়। আমরা বহুবার বলেছি, আপনারা এদেশটিকে 'বাংলা' নামে ডাকেন। 'বাংলা' শব্দটার একটা নিজস্ব ইতিহাস আছে, আছে এর একটা ঐতিহ্য। ২৫ আগস্ট ১৯৫৫-এ পাকিস্তান জাতীয় সংসদের বৈঠকে শেখ মুজিবুর রহমান শেখ মুজিব ইন পার্লামেন্ট (১৯৫৫-৫৮ শাহরিয়ার ইকবালের সম্পাদনায়, আগামী প্রকাশনী, ১৯৯৭, পৃ. ১০ * আমাদের সবার মূল্যায়ন এই, যে পরিমাণ সৈন্য আছে এবং পূর্ব পাকিস্তানের যে সাড়ে সাত কোটি ক্রুদ্ধ জনগণ, সব মিলিয়ে ফলাফল হবে এমন এক রক্তস্নান, যেখানে পশ্চিম পাকিস্তানের পক্ষে পূর্ব পাকিস্তানে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করার কোনো আশাই থাকবে না। এ ঘটনায় সহিংসতা বন্ধেই আমাদের স্বার্থ থাকা উচিত। * পূর্ব পাকিস্তানে নির্বাচনে জয়ী একক বৃহত্তম দলের বিরুদ্ধে সামরিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। তাদের প্রাপ্য দেওয়া হয়নি। * আমি একটা তথ্য সংশোধন করে দিতে চাই। প্রথমত, পূর্ব পাকিস্তান হাতছাড়া হওয়া সামরিক নয়, ছিল রাজনৈতিক ব্যর্থতা। লড়াইরত সেনার সংখ্যা ৯২ হাজার ছিল না, বরং এ সংখ্যা ছিল মাত্র ৩৪ হাজার। বাকিরা ছিলেন সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের লোকজন। * আমি আপনাদেরকে পূর্ব পাকিস্তানের কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। আমার জীবদ্দশায় আমি পূর্ব পাকিস্তান দেখেছি। ১৯৭১ সালের মার্চে অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিরুদ্ধে আমি পূর্ব পাকিস্তানে ম্যাচ খেলতে গিয়েছিলাম। আমাদের যে জাহাজটি পশ্চিম পাকিস্তানে ফিরে এসেছিল সেটি ছিল শেষ জাহাজ। আমার এখনও মনে আছে, তাদের পাকিস্তানের প্রতি কী পরিমাণ ঘৃণা ছিল। এখানে তো আমাদের এসব জানাই ছিল না। এখন যেভাবে মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে, তখনও সেভাবে মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছিল। পার্থক্য হচ্ছে, এখন সোশ্যাল মিডিয়া আছে। তবে এখন তো সোশ্যাল মিডিয়াও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারণ তারা রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণের গণমাধ্যমই শুধু রাখতে চায়। নিজেদের পছন্দের কথাটাই শুধু মানুষকে শোনাতে চায়। সে জন্য সোশ্যাল মিডিয়াও বন্ধ করে দিয়েছে। পূর্ব পাকিস্তানে তখন এমনটাই হয়েছিল। আমাদের এখানে নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া, আমরা কোনো খবরই জানতাম না। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। ভয় পেয়ো না সুকুমার রায় আবোল তা্বোল, সুকুমার সমগ্র রচনাবলী- প্রথম খণ্ড সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬১ * নক্ষত্র বলিতেছিলেন, “ঠাকুর, তোমার মনে মনে ভয় হচ্ছে। তুমি মনে করছ আমিও ভয় করছি। কিছু ভয় নেই ঠাকুর! ভয় কিসের? ভয় কাকে? আমি তোমাকে রক্ষা করব। তুমি কি মনে কর আমি রাজাকে ভয় করি? আমি শাসুজাকে ভয় করি নে, আমি শাজাহানকে ভয় করি নে। রাজর্ষি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৮ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৬৪ * আগুনকে যে ভয় করে সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না। রানার, ছাড়পত্র সুকান্ত ভট্টাচার্য প্রকাশক- সারস্বত লাইব্রেরী, কলিকাতা, পুনর্মুদ্রণ- জ্যৈষ্ঠ ১৩৬২, পৃষ্ঠা ৬৪ * পৃথিবীতে কত রাজা, তাদের কত জনের কত ভয়। প্রজার ভয়, শত্রুর ভয়, যুদ্ধের ভয়, বিদ্রোহের ভয়—ভয়ে কেউ আর নিশ্চিন্ত নেই। এরকম হাজার দেশ ছেড়ে ছেড়ে অফেরো এক রাজ্যে এল, সেখানে রাজার ভয়ে সবাই খাড়া! চোরে চুরি করতে সাহস পায় না, কেউ অন্যায় করলে ভয়ে কাঁপে। খৃস্টবাহন সুকুমার রায় সুকুমার সমগ্র রচনাবলী- প্রথম খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৯৬ * গাছ ফুলের মধ্যে মধু সঞ্চয় করিয়া রাখে। মৌমাছি ও প্রজাপতি সেই মধু পান করিয়া যায়। মৌমাছি আসে বলিয়া গাছেরও উপকার হয়। ফুলে তোমরা রেণু দেখিয়া থাকিবে। মৌমাছিরা এক ফুলের রেণু অন্য ফুলে লইয়া যায়। রেণু ভিন্ন বীজ পাকিতে পারে না। ভোরাই সুনির্মল বসু সুনির্মল বসুর শ্রেষ্ঠ কবিতা, প্রকাশক- মিত্র ও ঘোষ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৪০ * যদি কোন বিষয়ে তুমি দক্ষতা লাভ করিতে চাহ, তাহা হইলে, কাজে তাহা কর; আর যদি কোন বিষয়ে নিবৃত্ত হইতে চাহ, তাহা হইলে, একেবারেই তাহা করিও না। এপিক্‌টেটসের উপদেশ- জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর, পৃষ্ঠা ৪২, প্রকাশক- সান্যাল এণ্ড কোম্পানি, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৪ বঙ্গাব্দ) চল রে চল সবে ভারত সন্তান, সাহিত্যমেলা, বাংলা, ষষ্ঠ শ্রেণি, প্রকাশক- পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ, কলকাতা, পঞ্চম সংস্করণ, ডিসেম্বর ২০১৭, পৃষ্ঠা ১১৮ * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। *সৌরজগতে আটটি "গ্রহ" রয়েছে। বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস এবং নেপচুন। এছাড়াও"বামন গ্রহ" নামে একটি নতুন স্বতন্ত্র শ্রেণী বিদ্যমান। "গ্রহ" এবং "বামন গ্রহ" দুটি পৃথক শ্রেণীর বস্তু। "বামন গ্রহ" বিভাগের প্রথম সদস্যরা হলেন সেরেস প্লুটো এবং ২০০৩ ইউবি৩১৩ (অস্থায়ী নাম)। গ্রহলোক, বিশ্বপরিচয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৯৫-৯৬ *সৌরজগতে আটটি "গ্রহ" রয়েছে। বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস এবং নেপচুন। এছাড়াও"বামন গ্রহ" নামে একটি নতুন স্বতন্ত্র শ্রেণী বিদ্যমান। "গ্রহ" এবং "বামন গ্রহ" দুটি পৃথক শ্রেণীর বস্তু। "বামন গ্রহ" বিভাগের প্রথম সদস্যরা হলেন সেরেস প্লুটো এবং ২০০৩ ইউবি৩১৩ (অস্থায়ী নাম)। * শুক্রকে ঢেকেছে এর নিজেরই ঘন মেঘ। বিজ্ঞানীরা হিসাব করে দেখেছেন শুক্রগ্রহের যে উত্তাপ তাতে জলের বিশেষ রূপান্তর হয় না। কাজেই ওখানে জলাশয় আর মেঘ দুইয়ের অস্তিত্বই আশা করতে পারি। গ্রহলোক, বিশ্বপরিচয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৬ *সৌরজগতে আটটি "গ্রহ" রয়েছে। বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস এবং নেপচুন। এছাড়াও"বামন গ্রহ" নামে একটি নতুন স্বতন্ত্র শ্রেণী বিদ্যমান। "গ্রহ" এবং "বামন গ্রহ" দুটি পৃথক শ্রেণীর বস্তু। "বামন গ্রহ" বিভাগের প্রথম সদস্যরা হলেন সেরেস প্লুটো এবং ২০০৩ ইউবি৩১৩ (অস্থায়ী নাম)। * শনিগ্রহের বেষ্টনীর বর্ণচ্ছটা-পরীক্ষায় দেখা গেছে যে এই বেষ্টনীর যেসব অংশ গ্রহের কাছাকাছি আছে তাদের চলনবেগ বাইরের দূরবর্তী অংশের চেয়ে অনেক বেশি। বেষ্টনী যদি অখণ্ড চাকার মতো হোত, তাহলে ঘূর্ণিচাকার নিয়মে বেগটা বাইরের দিকে বেশি হোত। কিন্তু শনির বেষ্টনী যদি খণ্ড খণ্ড জিনিস নিয়ে হয় তাহলে তাদের যে দল গ্রহের কাছে, টানের জোরে তারাই ঘুরবে বেশি বেগে। এইসব লক্ষ লক্ষ টুকরো উপগ্রহ ছাড়াও ন’টি বড়ো উপগ্রহ ভিন্ন পথে শনিগ্রহকে প্রদক্ষিণ করছে। গ্রহলোক, বিশ্বপরিচয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৯৮ *সৌরজগতে আটটি "গ্রহ" রয়েছে। বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস এবং নেপচুন। এছাড়াও"বামন গ্রহ" নামে একটি নতুন স্বতন্ত্র শ্রেণী বিদ্যমান। "গ্রহ" এবং "বামন গ্রহ" দুটি পৃথক শ্রেণীর বস্তু। "বামন গ্রহ" বিভাগের প্রথম সদস্যরা হলেন সেরেস প্লুটো এবং ২০০৩ ইউবি৩১৩ (অস্থায়ী নাম)। গ্রহলোক, বিশ্বপরিচয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১০১ *সৌরজগতে আটটি "গ্রহ" রয়েছে। বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস এবং নেপচুন। এছাড়াও"বামন গ্রহ" নামে একটি নতুন স্বতন্ত্র শ্রেণী বিদ্যমান। "গ্রহ" এবং "বামন গ্রহ" দুটি পৃথক শ্রেণীর বস্তু। "বামন গ্রহ" বিভাগের প্রথম সদস্যরা হলেন সেরেস প্লুটো এবং ২০০৩ ইউবি৩১৩ (অস্থায়ী নাম)। গ্রহলোক, বিশ্বপরিচয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১০১-১০২ or errorf(2 প্যারামিটার %s হেক্সাডেসিমাল বেসের কোনও কোড পয়েন্ট নয়", errorf(2 প্যারামিটার %s এর কোড পয়েন্ট পরিসীমার বাইরে tostring(arg)) হালনাগাদের পদ্ধতি নিয়ে কিছু কথা এই মডিউলের আলাপ পাতায় দেখুন। ["ktu কিতুবা (গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ["Cans একীভূত কানাডীয় আদিবাসী সিলেবিক্স ["Cyrs সিরিলিক (পুরাতন চার্চ স্লাভোনিক রূপ ["Dupl ডুপ্লয়ান শর্টহ্যান্ড ডুপ্লয়ান স্টেনোগ্রাফি ["Geok খুতসুরি (অসমতাভরুলি এবং নুসখুরি ["Geor জর্জীয় (মখেদরুলি এবং মাতাভ্রুলি ["Hanb বোপোমোফোর সাথে হান (হান বোপোমোফোর জন্য ছদ্মনাম ["Hluw আনাতোলিয়ান হায়ারোগ্লিফস লুভিয়ান হায়ারোগ্লিফস হিট্টাইট হায়ারোগ্লিফস ["Hrkt জাপানি পাঠ্যক্রম (হিরাগানা কাতাকানার জন্য উপনাম ["Hung পুরানো হাঙ্গেরীয় হাঙ্গেরীয় রুনিক ["Ital পুরানো ইটালিক (এট্রুস্কান, ওস্কান, ইত্যাদি ["Jamo জামো (হাঙ্গুলের জামো উপসেটের ওরফে ["Jpan জাপানি (হান হিরাগানা কাতাকানার জন্য উপনাম ["Kore কোরীয় (হাঙ্গুল হানের জন্য উপনাম ["Moon মুন মুন কোড মুন লিপি মুনের ধরন ["Mtei মেইতেই মায়েক মেইথি মিতেই ["Narb পুরাতন উত্তর আরব প্রাচীন উত্তর আরব ["Newa নেওয়া নেওয়ার নেওয়ারী নেপালা লিপি ["Olck ওল চিকি ওল সেমেট ওল সাঁওতালি ["Orkh পুরাতন তুর্কিক অর্খোন রুনিক ["Wara ওয়ারং সিটি ভারং ক্ষিতি ["Zanb জানাবাজার স্কোয়ার জানাবাজারিন ডারবোলজিন ইউসেগ জেউটি ডারবোলজিন বিসিগ অনুভূমিক স্কোয়ার লিপি ["Zinh উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া লিপির জন্য কোড ["Zxxx অলিখিত নথির জন্য কোড ["Zyyy অনির্ধারিত লিপির জন্য কোড ["Zzzz অকোডেড লিপির জন্য কোড"} ["BQ বোনাইর, সিন্ট ইউস্টাটিয়াস এবং সাবা ["CV কাবো ভার্দে কেপ ভার্দে ["GS দক্ষিণ জর্জিয়া ও দক্ষিণ স্যান্ডউইচ দ্বীপপুঞ্জ ["HM হার্ড আইল্যান্ড ও ম্যাকডোনাল্ড দ্বীপপুঞ্জ ["IO ব্রিটিশ ভারত মহাসাগরীয় এলাকা ["KN সেন্ট কিট্‌স ও নেভিস ["MF সেন্ট মার্টিন (ফরাসি অংশ ["PM সাঁ পিয়ের ও মিক‌লোঁ ["SH সেন্ট হেলেনা, অ্যাসেনশন ও ত্রিস্তান দা কুনহা ["SJ সোয়ালবার্ড ও জান মায়েন ["ST সাঁউ তুমি ও প্রিন্সিপি ["SX সিন্ট মার্টেন (ওলন্দাজ অংশ ["TC টার্কস ও কেইকোস দ্বীপপুঞ্জ ["UM মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মাইনর আউটলিং দ্বীপপুঞ্জ ["VA পবিত্র আসন (ভ্যাটিকান শহরের রাষ্ট্র ["VC সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন ["419 ল্যাটিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয়"} ["descriptions ১৯৫৯ সালে কোডকৃত একাডেমিক সরকারি বেলারুশীয়র রূপ ["descriptions ১৯৯৬ এর জার্মান লিখনবিধি ["descriptions আর্কাইকাম এসপেরান্তোম আরকাইকা এসপেরান্তোম ["descriptions একীভূত তুর্কিক লাতিন বর্ণমালা (ঐতিহাসিক ["descriptions কাবুভারদিয়ানুর বারলাভেন্তো উপভাষা গোষ্ঠী ["descriptions রেসিয়ানের সান জর্জিও উপভাষা রেসিয়ানের বিলা উপভাষা ["descriptions কর্ণু-ইংরেজি কর্নিশ ইংরেজি অ্যাংলো-কর্নিশ ["descriptions ক্রোইস্যান্ট এলাকার অক্সিটান রূপ ["descriptions প্রাথমিক আধুনিক ইংরেজি (১৫০০-১৭০০ ["descriptions উত্তর আমেরিকান ধ্বনিমূলক বর্ণমালা আমেরিকানিস্ট ধ্বনিমূলক নোটেশন ["descriptions মিস্ট্রালীয় বা মিস্ট্রালীয়-অনুপ্রাণিত অক্সিটান লিখনবিধি ["descriptions হোগনর্স্কে নরওয়েজীয় (উচ্চ নরওয়েজীয়) লিখনবিধি ["descriptions এসপেরান্তো বানানের জন্য মানক এইচ-সিস্টেম লিখনবিধি ফলব্যাক ["descriptions পুনরুজ্জীবিত কর্নিশের সাধারণ কর্নিশ লিখনবিধি ["descriptions পুনরুজ্জীবিত কর্নিশের মানক কর্নিশ লিখনবিধি কার্নোভেক স্ট্যান্ডার্ড ["descriptions রেসিয়ানের লিপোভাজ উপভাষা রেসিয়ানের লিপোভেক উপভাষা ["descriptions রেশিয়ানের জিনিভা উপভাষা রেশিয়ানের নজিভা উপভাষা ["descriptions রেসিয়ানের ওসিকো উপভাষা রেসিয়ানের ওসোজানে উপভাষা ["descriptions অক্সফোর্ড ইংরেজি অভিধানের বানান ["descriptions পাহাওহ হমং দ্বিতীয় পর্যায় হ্রাসকৃত লিখনবিধি ["descriptions লাতিনো সিন ফ্লেক্সিওন ইন্টারলিঙ্গুয়া দে এপিআই ইন্টারলিঙ্গুয়া দে পেনো ["descriptions ভোলাপুক রিগিক শ্লেয়ারের ভোলাপুক মূল ভোলাপুক ক্লাসিক ভোলাপুক ["descriptions রেসিয়ানের স্টলভিজা উপভাষা রেসিয়ানের সোলবিকা উপভাষা ["descriptions কাবুভারদিয়ানুর সোটাভেন্তো উপভাষা গোষ্ঠী ["descriptions পুনরুজ্জীবিত কর্নিশের একীভূত কর্নিশ লিখনবিধি ["descriptions পুনরুজ্জীবিত কর্নিশের একীভূত কর্নিশ সংশোধিত লিখনবিধি ["descriptions ১৯২০ এর দশকের আগে ব্যবহৃত লাতভীয় লিখনবিধি ভেকা দ্রুকা ["descriptions এসপেরান্তো বানানের জন্য মানক এক্স-সিস্টেম লিখনবিধি ফলব্যাক *সৌরজগতে আটটি "গ্রহ" রয়েছে। বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস এবং নেপচুন। এছাড়াও"বামন গ্রহ" নামে একটি নতুন স্বতন্ত্র শ্রেণী বিদ্যমান। "গ্রহ" এবং "বামন গ্রহ" দুটি পৃথক শ্রেণীর বস্তু। "বামন গ্রহ" বিভাগের প্রথম সদস্যরা হলেন সেরেস প্লুটো এবং ২০০৩ ইউবি৩১৩ (অস্থায়ী নাম)। গ্রহলোক, বিশ্বপরিচয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫০ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১০৩ যে-কোনো প্রশাসক-ই কোনো ব্যবহারকারীর জন্য স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ সুবিধা যোগ করতে পারেন, যে-সকল ব্যবহারকারী নিয়মিত নতুন নিবন্ধ তৈরি ও সম্পাদনা করেন, এবং যাঁরা উইকিউক্তির নীতিমালা সম্পর্কে পরিচিত ও তা সম্পাদনা ও বিষয়বস্তু যোগের ক্ষেত্রে মেনে চলেন। সচারচর যে-সকল ব্যবহারকারী উইকিউক্তির মূল নামস্থানে ২০টিরও বেশি মানসম্মত পাতা তৈরি করেছেন তাদেরকেই এই অধিকার দেওয়া হয়। আপনি যদি আপনার বা অন্য কোনো ব্যবহারকারীর জন্য স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ অধিকারের আবেদন করতে চান তবে অনুগ্রহপূর্বক উইকিউক্তি:অধিকারের আবেদন/স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ পাতায় নির্দেশনা অনুযায়ী আবেদন করুন। পরবর্তীতে একজন প্রশাসক আপনার আবেদন বিবেচনার করে তাঁর সিদ্ধান্ত জানাবেন। স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক সুবিধাপ্রাপ্ত একজন ব্যবহারকারীও পাতা তৈরি করতে পারেন । মিডিয়াউইকি সফটওয়্যার অবিলম্বে পাতাটিকে বিশেষ:নতুন_পাতাসমূহ এর তালিকাভুক্ত করে কিন্তু স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক সুবিধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারীর তৈরি পাতাটিকে হলুদ রঙে প্রদর্শন করে না। সফটওয়্যার (কোন ব্যক্তির পরিবর্তে) পাতাটিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরীক্ষিত হিসেবে চিহ্নিত করে। স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ অধিকারটি আমাকে পাতা তৈরিতে সাহায্য করবে না, এটি এরকম কিছু করবে না। এই ব্যবহারকারী অধিকারটি উল্লেখযোগ্য ও পরিষ্কার পাতা সৃষ্টিকারীদের দেওয়া হয় কারণ এটা নতুন পাতাসমূহ পরীক্ষক ব্যবহারকারীদের কাজের চাপ কমায় — পাতা সৃষ্টিকারীদের সাহায্যের জন্য নয়''। অনভিজ্ঞ সম্পাদক এই অধিকারটি আমাদের মানব-ভিত্তিক প্রদর্শিত প্রোগ্রামকে পাশ কাটায় সুতরাং সম্প্রদায়ের মাঝে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হবে যে, আপনি সবসময় উল্লেখযোগ্য বিষয়ের উপর ভালো পাতা তৈরি করেন। আপনার যদি সামান্য অভিজ্ঞতা থাকে বা আপনার অভিজ্ঞতা যদি এটা নির্দেশ করে যে আপনি উইকিউক্তিয়ের নীতিমালা ও নির্দেশিকা ভালোভাবে আয়ত্ত্ব করতে পারেন নি সেক্ষেত্রে আপনি এই অধিকারের জন্য বিবেচিত হবেন না । নতুন পাতাসমূহ পরীক্ষক শুধুমাত্র সেইসব ব্যবহারকারীরাই স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষক অধিকারটি ব্যবহার করতে পারেন যারা নতুন পাতা তৈরি করেন। এই ব্যবহারকারী অধিকারটি শুধুমাত্র একটি নতুন পাতা তৈরির পর উপকারী। পাতা সম্প্রসারক ব্যবহারকারী অধিকারটি শুধু নতুন তৈরি পাতায় প্রভাব ফেলে। আপনি যদি একটি পাতা সম্প্রসারণ করেন যা পূর্বে অন্য কেউ তৈরি করেছেন বা নিবন্ধে একটি পুণঃনির্দেশ তৈরি করেন তাহলে এই ব্যবহারকারী অধিকারটির প্রয়োজন নেই। উইকিউক্তি:অধিকারের আবেদন/স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণ পাতায় আপনি নিজের জন্য বা অন্য ব্যবহারকারীর জন্য অধিকারটি যুক্ত করার প্রস্তাব করতে পারেন। | name উইকিউক্তি অধিকারের আবেদন local orphanCat বিষয়শ্রেণী:পিতৃহীন পরিভ্রমণ বাক্স | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক | কারণ যে কারণে আপনি এই অধিকার পেতে ইচ্ছুক যদি অন্য কোন বন্ধকৃত টেমপ্লেট না থাকে, তবে এই টেমপ্লেটটি সম্পূর্ণ খোলা অবস্থায় থাকবে স্থানীয় সাইট নোটিশে বামে-ডানে ফাঁকা জায়গা ঠিক করতে নিচের অনুরোধ অনুচ্ছেদে গিয়ে নিম্নোক্ত উপায়ে আপনার অনুরোধ করতে পারেন।
# অনুগ্রহ করে এই পাতার পরিবর্তে বিশেষ:BlockedExternalDomains ব্যবহার করুন। রিজেক্স সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা না থাকলে এই তালিকা সম্পাদনা করবেন না যখন একটি পৃষ্ঠায় ইউআরএল যোগ করা হবে, তখন এই তালিকার ইউআরএল এর সাথে মিলে যায় এমন বাহ্যিক URL গুলি বাধাদান করা হবে। ক্যারেক্টার থেকে শুরু করে লাইনের শেষ পর্যন্ত সবকিছু একটি মন্তব্য প্রতিটি অশূন্য লাইন একটি রেজেক্স খণ্ডাংশ যেটি শুধুমাত্র URL গুলির ভিতরে হোস্ট মিলিয়ে দেখবে এই লাইন যেমন আছে ঠিক তেমনই রেখে দিন [[বিষয়শ্রেণী:ফরম্যাটিং ও ফাংশন উইকিপিডিয়া টেমপ্লেট PAGENAME [[বিষয়শ্রেণী:ফরম্যাটিং ও ফাংশন তালিকা টেমপ্লেট]] | description এই ব্যবহারকারী বাংলা উইকিউক্তির একজন প্রশাসক কখন এই টেমপ্লেটটি ব্যবহার করতে হবে না | text এটি একটি আলাপ পাতায় বার্তা বাক্স। | text এটি একটি আলাপ পাতায় বার্তা বাক্স। | description এই ব্যবহারকারী বাংলা উইকিউক্তির একজন ইন্টারফেস প্রশাসক *যাকাত হল কেবল ফকির, মিসকীন, যাকাত আদায়কারী ও যাদের চিত্ত আকর্ষণ প্রয়োজন তাদের হক এবং তা দাস-মুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্থদের জন্য, আল্লাহর পথে জেহাদকারীদের জন্যে এবং মুসাফিরদের জন্যে, এই হল আল্লাহর নির্ধারিত বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। যাই করি না কেন আমি কখনই ইংরেজ হতে পারিনি। একটি গাধার উপর কালো ডোরা আঁকলেই সেটি জেব্রা হয়ে যায়না। * কেউ যদি পাকিস্তান থেকে জিহাদ করতে ভারতে যায় সেই প্রথম কাশ্মীরিদের প্রতি জুলুম করবে, সে হবে কাশ্মীরিদের শত্রু। * যদি একজন মহিলা খুব স্বল্প পোশাক পরে থাকেন তাহলে রোবট না হলে এটি পুরুষদের উপর প্রভাব ফেলবে। এটা কমন সেন্স। *আফগানিস্তানে এখন যা ঘটছে তা হলো তারা দাসত্বের শিকল ভেঙে দিয়েছে যখন আপনি কারও সংস্কৃতি গ্রহণ করবেন তখন আপনি এটিকে উচ্চতর বলে বিশ্বাস করে শেষ পর্যন্ত এটির দাস হয়ে যাবেন। আপনি অন্য সংস্কৃতি গ্রহণ করে তার মনস্তাত্ত্বিকভাবে অধীন হয়ে যাবেন। দয়া করে মনে রাখবেন যখন এটি হবে তখন এটি হবে প্রকৃত দাসত্বের চেয়েও খারাপ। সাংস্কৃতিক দাসত্বের শৃঙ্খল উচ্ছেদ করা কঠিন। * আজ আমাদের বোঝা উচিত পূর্ব পাকিস্তানের লোকদের ওপরে যে এত বড় অত্যাচার হয়েছে। ওদের যে পার্টি নির্বাচনে জিতেছিল, যাকে তারা প্রধানমন্ত্রী বানাতে চেয়েছিল তার বিরুদ্ধে তখন মিলিটারি অ্যাকশন নেওয়া হয়েছিল। তারা মূলত দেশের বিভাজন উস্কে দিয়েছিল। তখন আমি ইংল্যান্ডে পড়তে গিয়েছিলাম। সেখানে জানতে পারলাম যে, পূর্ব পাকিস্তানে কী হচ্ছে। সে সময় আমাদের ৯০ হাজার সৈন্য কয়েদী হয়েছিল। তাদেরকে আত্মসমর্পণ করতে হলো। কী পরিমাণ ক্ষতি হলো আপনারা চিন্তাও করতে পারবেন না। তখন এসব সিদ্ধান্ত হয়েছিল বন্ধ কামরায়। যারা সিদ্ধান্ত নিতেন তারা জানতেনই না বাকি পৃথিবী কীভাবে চলে। এসব সিদ্ধান্তের কারণে ক্ষতি হলো কি না সেটাও তারা কাউকে জানতে দেয়নি। দিনে শতবার আমি একথা নিজেকে স্মরণ করাই যে, আমার গোটা জীবনটাই নির্ভর করে আছে অপরের শ্রমের উপর— তাঁদের কেউ জীবিত, কেউ বা মৃত এবং তাঁদের কাছ থেকে আমি যা পেয়েছি ও আজও পাচ্ছি, ঠিক সমানভাবেই তার প্রতিদান আমাকে অবশ্যই দিতে হবে। * পত্রিকায় দেখলাম সাত-আটটা পিওন পদের জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। সেখানে কয়েক হাজার আবেদন করা হয়েছে। তার মধ্যে অসংখ্য এমএ পাস আছে। এটাই হলো শেখ হাসিনার উন্নয়ন। মেট্রোরেল, ফ্লাইওভার কি আমরা চিবিয়ে খাবো? * আধুনিক নগর পরিকল্পনায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগ সরকারের দূরদর্শী চিন্তার ফসল মেট্রোরেল। * ঢাকায় মেট্রোরেলের এই ভাড়ার পরিমাণ শুধু দেশের বেসরকারি বাসভাড়ার দ্বিগুণ নয়; ভারত ও পাকিস্তানের বিভিন্ন নগরীর মেট্রোরেলের ভাড়ার চেয়ে দুই থেকে পাঁচ গুণ বেশি। ঢাকা মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন ভাড়া দিল্লি, মুম্বাই, চেন্নাই ও লাহোরের ভাড়ার প্রায় দ্বিগুণ এবং কলকাতার তিন গুণ। ঢাকার ২০ কিলোমিটারের ভাড়া কলকাতার চার গুণ, নয়াদিল্লি, মুম্বাই ও চেন্নাইয়ের তিন গুণ এবং লাহোরের ভাড়ার চেয়ে সাড়ে পাঁচ গুণ বেশি। * অনেক টাকা খরচ করে মেট্রোরেল করা হয়েছে। এটা সংরক্ষণ করা, এর মান নিশ্চিত করা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, এর সবকিছু কিন্তু যারা ব্যবহার করবে তাদের দায়িত্ব। * ঢাকায় মেট্রোরেল নতুন এসেছে। মানুষকে অভ্যস্ত করতে হবে। এগুলো বাঁকা চোখে দেখার সুযোগ নেই। * মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়ার আগেই মাঝপথে তাড়াহুড়ো করে উদ্বোধন নিয়ে জনগণের মধ্যে সন্দেহের দানা বেঁধেছে। বন্দুকের মুখে জিম্মি করে ১৪ বছর ধরে জোর করে ক্ষমতায় থাকা বিনা ভোটের সরকার বুঝতে পেরেছে তাদের বিদায় ঘণ্টা বেজে গেছে। মামলা, হামলা, গ্রেফতার করে কণ্ঠরোধের মাধ্যমে ক্ষমতায় থাকার দিন ফুরিয়ে এসেছে। * আমাদের চিন্তা ও কর্মে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করতে হবে। তিনিই জাতির পিতা। বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ সমার্থক। * একটা মহল চক্রান্ত করছিল, রাজ্জাক ভাইকে আইনের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য। তার ক্যারিয়ার শেষ করে দিতে চেয়েছিল তারা। সেই সময় চাইলে আমিও প্রতিশোধ নিতে পারতাম। কারণ, আমার সবচেয়ে বড় প্রতিযোগী ছিলেন তিনি, কিন্তু আমি সেটা করিনি। * সংসদ হলো জনগণের জন্য, সংসদ সদস্যরা জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে সেখানে যান। তারা জনগণের কথা বলেন, মানুষের কল্যাণ ও দেশের উন্নয়নের কথা বলেন। তাদের মতো আমিও একজন প্রতিনিধি হিসেবে সংসদে যাচ্ছি আজ। এটা অন্যরকম এক ভালো লাগা। আমি আমার এলাকার মানুষের দাবির কথা সংসদে তুলে ধরতে চাই। তাদের উন্নয়নের চেষ্টা করতে চাই। * ছাত্রলীগ করার কারণে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার আমার বিরুদ্ধে ৩৭টি হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করে। এসব মামলা থেকে বাঁচতে বন্ধুবান্ধবের পরামর্শে চলচ্চিত্রে আসি। * আমি যতটুকু দেখেছি এবং জনসাধারণের পালস যতটুকু বুঝি, সেটা হচ্ছে, গ্রামীণ এবং প্রতিবাদী চরিত্র যদি হতো এবং সেটা যদি ন্যায়ের পক্ষের হয়, তাহলে সেই চরিত্রে ফারুক অপ্রতিদ্বন্দ্বী এবং তুলনাহীন শিল্পী ছিল। * আমার যে কোনো ভালো কাজ এবং ছবির পোস্টার কিংবা ট্রেলার রিলিজ দেখে তিনি নিজ থেকে অ্যাপ্রিসিয়েট করে গর্বিত হতেন। * চলচ্চিত্রে হিরো ফারুক এবং হিরো আলমগীর হওয়ার পর আমরা পরিচিত হইনি। তার আগে থেকে আমরা পরিচিত। ১৯৬৪ সাল থেকে আমরা বন্ধু, আমরা ভাই। সে ৭০–এ নায়ক হয়েছে, আমি ৭২–এ। আমাদের ইতিহাসটা অনেক লম্বা। * পীর শব্দের অর্থ আমি জানি না। তবে আমরা জানি, পীর মানে যাকে মান্যগণ্য করা যায়, যিনি মুরুব্বি। আমি সবসময় ফারুক ভাইকে বলতাম আপনি আমার পীর সাহেব। ফারুক ভাই যদি কখনও কারও ওপরে রাগ করতেন, আর সেই ব্যক্তি যদি একবার তার সামনে এসে সরি বলতেন, তাহলে নিমিষেই ফারুক ভাইয়ের সেই রাগ পানি হয়ে যেতো। এমনকি তাকে বুকে জড়িয়েও নিতেন। এমন মানুষ আর দ্বিতীয়জনকে দেখিনি আমি। ব্যর্থ মানুষকে কেউ পছন্দ করে না। না সমাজ, না রাষ্ট্র এমনকি পরিবারও। মাহমুদ রাফিন * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। প্রতিবর্ণ ইন্নামা ইয়া'তিকুম বিহিল্লাহু ইনশা-আ ওয়ামা আনতুম বিমু'জিযিন। অনুবাদ আযাব সম্পর্কে) ওটাতো আল্লাহ তোমাদের সামনে আনয়ন করবেন যদি তিনি ইচ্ছা করেন এবং তোমরা তাঁকে অক্ষম করতে পারবেনা। সুরা হুদ, ১১:৩৩ কুরআন]]। অনুবাদ, মাওলানা মুজিবুর রহমান। প্রতিবর্ণ ইরকাবু ফিহা বিসমিল্লাহি মাজরেহা ওয়া মুরসাহা ইন্না রাব্বি লাগাফুরুর রাহিম । অনুবাদ জাহাজ তৈরির পর তিনি বললেন তোমরা এতে আরোহণ কর, এর গতি ও এর স্থিতি আল্লাহরই নামে; নিশ্চয়ই আমার রাব্ব ক্ষমাশীল, দয়াবান। সুরা হুদ, ১১:৪৪ কুরআন]]। অনুবাদ, মাওলানা মুজিবুর রহমান। প্রতিবর্ণ ইসতাগফিরু রাব্বাকুম, ইন্নাহু কানা গাফফারা। ইউরসিলিস সামা-আ আ'লাইকুম মিদরারা। ওয়া ইউমদিদকুম বিআমওয়ালিউঁ ওয়াবানীনা ওয়া ইয়াজআ'ল্লাকুম আনহারা। সুরা নূহ, ৭১:১০-১২ কুরআন]]। অনুবাদ, তাইসিরুল কুরআন। প্রজাপতি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নবজাতক-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৪৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ৮৩ ঘূর্নি হাওয়ার গান সুনির্মল বসু সুনির্মল বসুর শ্রেষ্ঠ কবিতা, প্রকাশক- মিত্র ও ঘোষ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩৪ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১০৯ * প্রজাপতির কথা তোমাদিগকে আগেই কিছু বলিয়াছি এবং তাহার ছবিও দিয়াছি। ইহারা কখনই রাত্রিতে বাহির হয় না; কেবল দিনের বেলাতেই চারিখানি সুন্দর ডানা মেলিয়া ফুলে ফুলে ঘুরিয়া বেড়ায়। ইহাদের শত্রুও বড় অল্প। যে-সকল প্রজাপতির গায়ে নানা প্রকার রঙ্‌চঙ্ থাকে, তাহাদিগকে পাখী বা অন্য প্রাণীতে খায় না; বোধ হয় ইহাদের মাংস মুখে ভালো লাগে না। প্রজাপতিরা বেশি দিন বাঁচে না, দুই চারি দিন মধু খাইয়া তাহারা মারা যায়। প্রজাপতি জগদানন্দ রায় পোকা-মাকড়- জগদানন্দ রায়, প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড, এলাহাবাদ, প্রকাশসাল- ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৭৮ * মহাবিশ্ব বৃহৎ। সত্যিই বৃহৎ। আপনি সত্যি বিশ্বাসই করতে পারবেন না কত বৃহৎ এই মহাবিশ্ব। *আপনি যদি প্রফুল্ল হন, এবং তাই থাকতে চান, তাহলে জ্যোতির্বিদ্যার অধ্যয়ন বাদ দিন। সমস্ত বিজ্ঞানের মধ্যে, এটি একাই ভয়ানক চরিত্রের যোগ্য। * আশ্চর্যের বিষয় না এটা! নক্ষত্রের ক্ষেত্রটি এত বিস্তৃত কিন্তু মানুষ তা পরিমাপ করেছে। আনাতোল ফ্রাঁস দ্য গার্ডেন অফ এপিকিউরাস ১৮৯৪। * গ্রহ ছাড়া আকাশে যত ছোট-বড় আলোকের বিন্দু দেখা যায়, তাহারা সকলেই নক্ষত্র বা তারা। ইহাদের সঙ্গে আমাদের সূর্য্যের কোনো সম্বন্ধ নাই। এরা নিজেরাই একটা একটা প্রকাণ্ড সূর্য্য এবং তাহাদের রাজ্য সূর্য্যের রাজ্য হইতে অনেক দূরে। আমাদের সূর্য্য আট্‌টি গ্রহকে আপনার চারিদিকে ঘুরাইয়া লইতেছে। যে-সকল মহাসূর্য্যকে আমরা অতি দূরে ছোট নক্ষত্রের আকারে মিটি-মিটি জ্বলিতে দেখিতেছি, তাহাদের প্রত্যেকটি হয় ত অনেক গ্রহকে এই রকমেই বাঁধিয়া ঘুরাইতেছে। কিন্তু তাহা দেখিবার বা জানিবার উপায় নাই। ইহারা এতদূরে আছে যে, খুব বড় দুরবীণ দিয়াও তাহাদের সন্ধান করা যায় না। গ্রহ-উপগ্রহ, গ্রহ-নক্ষত্র- জগদানন্দ রায়, প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড, প্রকাশস্থান- এলাহাবাদ (প্রয়াগরাজ প্রকাশসাল- ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩২২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৬ জগদানন্দ রায় ১৮ সেপ্টেম্বর ১৮৬৯-২৫ জুন ১৯৩৩) ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন বাঙালি বিজ্ঞান লেখক। বিজ্ঞান লেখার পাশাপাশি তিনি কল্পবিজ্ঞানেরও লেখক ছিলেন। তার রচনাগুলি প্রাথমিকভাবে ছোটদের জন্য লেখা হয়েছিল। তিনি বিজ্ঞানের উপর অনেক বই লিখেছেন যেমন প্রকৃতি পরিচয় (১৩১৮ আচার্য জগদীশচন্দ্রের আবিষ্কার (১৩১৯ বৈজ্ঞানিকী (১৩২০ প্রাকৃতিকী (১৩২১ জ্ঞান-সোপান (১৩২১ গ্রহ-নক্ষত্র (১৩২২ পোকা-মাকড় (১৩২৬ মাছ-বেঙ-সাপ (১৩৩০ বাংলার পাখী (১৩৩১ শব্দ (১৩৩১) প্রভৃতি। * প্রত্যেক পূর্ণিমায় চাঁদ আকাশের কোন্ নক্ষত্র-মণ্ডলে থাকে, আমাদের পূর্ব্বপুরুষেরা ভাল করিয়া দেখিতেন এবং সেই নক্ষত্রের নামে মাসের নাম দিতেন। বৎসরের যে মাসটিকে আমরা বৈশাখ বলি, সেই সময়ে চাঁদ বিশাখা নক্ষত্রে আসিয়া পূর্ণিমা দেখাইত; তাই ঐ মাসের নাম বৈশাখ হইয়াছিল। ইহার পরের পূর্ণিমা জ্যেষ্ঠা নক্ষত্রে হইত, তাই বৈশাখের পরের মাসটির নাম জ্যৈষ্ঠ হইয়াছিল। * প্রজাপতির কথা তোমাদিগকে আগেই কিছু বলিয়াছি এবং তাহার ছবিও দিয়াছি। ইহারা কখনই রাত্রিতে বাহির হয় না; কেবল দিনের বেলাতেই চারিখানি সুন্দর ডানা মেলিয়া ফুলে ফুলে ঘুরিয়া বেড়ায়। ইহাদের শত্রুও বড় অল্প। যে-সকল প্রজাপতির গায়ে নানা প্রকার রঙ্‌চঙ্ থাকে, তাহাদিগকে পাখী বা অন্য প্রাণীতে খায় না; বোধ হয় ইহাদের মাংস মুখে ভালো লাগে না। প্রজাপতিরা বেশি দিন বাঁচে না, দুই চারি দিন মধু খাইয়া তাহারা মারা যায়। প্রজাপতি, পোকা-মাকড়- জগদানন্দ রায়, প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড, এলাহাবাদ, প্রকাশসাল- ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩১ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৭৮ * নক্ষত্রদের জন্মের কথা এখনো বলা হয় নাই। জন্ম ও মৃত্যু বড় মজার ব্যাপার; ইহারা ঠিক্ তালে তালে পা ফেলিয়া পাশাপাশি না চলিলে সংসার টিকিয়া থাকে না। নক্ষত্রদের জন্ম, গ্রহ-নক্ষত্র- জগদানন্দ রায়, প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড, প্রকাশস্থান- এলাহাবাদ (প্রয়াগরাজ প্রকাশসাল- ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩২২ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২১৫ অসম্ভবকে সম্ভব করাই অনন্তর কাজ । * কাজ যে করবে তার সমালোচনা থাকবেই। যে কাজ করে না, তাকে নিয়ে আলোচনা বা সমালোচনারও কিছু নেই। * অনেকেই আমাকে পছন্দ করেন না, তারা আমার সমালোচনা করেন। যারা আমার সমালোচনা করেন তাদের উদ্দেশ্যে বলব আমার সমালোচনা করার আগে অনন্ত জলিল হয়ে দেখাও । আমার মতো হয়ে দেখাও। আমি অশিক্ষিত নই, আনস্মার্ট নই। আমি ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা করে এসেছি। আমি নিজে একজন সিআইপি। আমি ব্যবসা ডেভেলপ করেছি। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আমার অবদান আছে। * এতদিন আমি যা করেছি, ভুল করেছি। সম্পূর্ণভাবে আমি ভুল করেছি এই দেশে। আপনারা আমাকে বদলে দিয়েছেন। এখন অন্যান্য সেলিব্রিটির মতো আমিও থাকার চেষ্টা করব। অনন্ত জলিলকে আপনারা মেরে ফেলেছেন এবার । এ ব্যাপারে আপনাদের ধন্যবাদ, আমার চোখ খুলে দেয়ার জন্য। * আমি প্রায় সময়ই মিথ্যে কথা বলি আমার বউয়ের সঙ্গে। বউ আমাকে জিজ্ঞেস করে, এই তুমি কখন বের হবা? তখন বলি, এই তো ১ ঘণ্টার মধ্যে বের হচ্ছি। ১ ঘণ্টা শেষ হলে আবারও যখন বউ জিজ্ঞেস করে তখন আমি বলি, এই তো আর ১০ মিনিটের মধ্যে বের হব। এই ধরনের মিথ্যা কথা বলি আমার বউয়ের সঙ্গে। * মিস্টার অনন্ত জলিল আপনি হয়তো জানেন না। আজ থেকে প্রায় ৩০ বছর আগেই অসংখ্য আন্তর্জাতিক ব্যবসা সফল চলচ্চিত্রে আমি দাপটের সাথে অভিনয় করেছি। সেখানে তুরস্ক ইরাক ইন্ডিয়া পাকিস্তান নেপাল শ্রীলঙ্কা থাইল্যান্ড হংকংসহ পাকিস্তানের আরো নিজস্ব ৩টি ভাষা উর্দু পাঞ্জবি পস্তু ভাষার ব্যবসা সফল বহু চলচ্চিত্রে সুনামের সাথে আমি অভিনয় করেছি। বাংলাদেশ থেকে একমাত্র ববিতা আপা, আমি ও রোজিনা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অসংখ্য কাজ করেছি। তাই কিছু বলার আগে একটু ভেবে নিবেন আর বাংলা চলচ্চিত্র ও আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র সম্পর্কে কিছুটা অনুধাবন করবেন। * অনন্ত-বর্ষার সিনেমায় দর্শক বিনোদন পান, এটা নিশ্চিত। অনন্ত যখন কাঁদেন দর্শক তখন হাসেন, অনন্ত যখন প্রেমের কথা বলেন তখনো দর্শক হাসেন। * একজন অভিনেতা হিসেবেই অনন্ত জলিলকে সবাই চেনে। কথা হচ্ছে তাঁর অভিনয় সত্তা নিয়ে। তিনি কি হিরো আলমের চেয়ে ভালো অভিনয় করেন? তাঁর অভিনয় তো আমার কাছে খুবই কাঁচা, দুর্বল এমনকি কখনো কখনো হাস্যকর মনে হয়। * অনন্ত জলিলকে অসম্মান করা উচিত নয়। তাঁর সঙ্গে প্রথম কাজ করছি। প্রথম থেকেই দেখছি তিনি মানুষকে সম্মান জানাতে পছন্দ করেন। আমাকে যথেষ্ট সম্মান জানিয়েছেন। তাঁর সঙ্গে মিশে ভালো লেগেছে। এখন পর্যন্ত তাঁর মধ্যে মন্দ কিছু পাইনি। আমার মনে হয় কিছু মানুষ অনন্ত জলিলকে নিয়ে অযথা ট্রল করে। সবাইকে সবার মতো থাকতে দেওয়া উচিত। নতুন ব্যবহারকারী দল ও অনুমতি উইকিউক্তিতে নতুন ব্যবহারকারী দল ও অনুমতির প্রয়োজন বোধ করছি। নিচে দুইটি ব্যবহারকারী দলের বিবরণ দিচ্ছি ও আপনাদের মন্তব্য কামনা করছি। উইকিউক্তিতে রসোক্তির জন্য কার্যক্রম শুরু করা হচ্ছে। হাস্যরসাত্মক বিষয়গুলোও যুক্ত করার জন্য নির্ধারিত কিছু নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। তাই নিম্নের নীতিমালাগুলো প্রস্তাবনা করছি। আরও কিছু বিষয় আমার নজরের আড়ালে থেকে যেতে পারে, সেগুলো প্রস্তাব রাখার জন্য সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। # নির্মল বিনোদনের উদ্দেশ্যে করা উক্তিগুলোই যোগ করা হবে। # আক্রমণাত্মক উক্তি হতে পারবেনা। অনেকক্ষেত্রে উন্মুক্ত উৎসের সংকলন হিসেবে আক্রমণাত্মক ও হাস্যরসাত্মক উক্তিগুলো বিভিন্ন পাতায় রাখা হতে পারে। কিন্তু এমন উক্তিগুলো রসোক্তিতে নির্বাচিত হবেনা। সব উইকিতে অল্প সময়ের জন্য, আপনি সম্পাদনা করতে পারবেন না, তবে আপনি উইকি পড়তে সক্ষম হবেন। *আপনি যদি এই সময়ে সম্পাদনা করার বা সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনি একটি ত্রুটি বার্তা দেখতে পাবেন। আমরা আশা করি যে কোনও সম্পাদনা এই সময়ের মধ্যে নষ্ট হবে না, কিন্তু আমরা তার নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আপনি যদি ত্রুটি বার্তাটি দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। এরপর আপনি আপনার সম্পাদনা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবেন। সতর্কতাস্বরূপ, আমরা সুপারিশ করছি যে উক্ত সময়ে আপনি আপনার সম্পাদনার একটি অনুলিপি তৈরি করে রাখুন। *পটভূমির কাজগুলো ধীর হবে এবং কিছু নাও কাজ করতে পারে। লাল লিঙ্কগুলো স্বাভাবিকের মত দ্রুত হালনাগাদ নাও হতে পারে। আপনি যদি একটি নিবন্ধ তৈরি করেন যা ইতিমধ্যে অন্য কোথাও সংযুক্ত আছে, সেক্ষেত্রে লিঙ্ক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় ধরে লাল থাকবে। কিছু দীর্ঘ চলমান স্ক্রিপ্ট বন্ধ করতে হবে। * আমরা আশা করি যে কোড হালনাগাদগুলি অন্য সপ্তাহের মতো চলবে। তবে যদি অপারেশনের পর প্রয়োজন হয়, কিছু ক্ষেত্রে কোড হালনাগাদ বন্ধ থাকতে পারে। উইকিম্যানিয়া ২০২৩-এ প্রোগ্রাম জমাদানের জন্য আপনাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে চরকা হলো তুলো থেকে সুতো তৈরির হস্তচালিত একরকম যন্ত্র। এটি একটি লৌকিক যন্ত্রবিশেষ। চৌদ্দ শতকের মাঝামাঝি উত্তর ভারতে চরকার ব্যাপক প্রচলন ছিল। তবে চৌদ্দ শতকের শেষ দিকে বাংলায় এ যন্ত্রটির প্রচলন হয়। পনেরো শতক থেকে বাংলায় মূলত মোটা সুতিবস্ত্র বয়নের জন্য যে সুতোর দরকার হতো তা চরকায় কাটা হতো। নানা সময়ে চরকার কাঠামোয় বেশ কিছু বিবর্তন হয়েছে। চরকা সাধারণত কাঠ দিয়ে তৈরি হয়।চরকার চাকাই হলো প্রধান অংশ। চাকার চক্কর বা ঘূর্ণনের দ্বারা সুতো তৈরি হয় বলেই এর নাম চরকা। চরকার চাকার সঙ্গে যুক্ত একটা হাতলের সাহায্যে হাত দিয়ে এই যন্ত্রটিকে ঘোরানো হয়। হাতের কুশলতায় তুলো থেকে তৈরি হয় মোটা সুতো। পরবর্তীকালে শিল্পবিপ্লবের পর থেকেই কাপড়ের কল আসায় ধীরে ধীরে কমে আসে চরকার ব্যবহার। এখন অধিকাংশ তাঁতিই কলের সুতো ব্যবহার করেন। চরকায় আর সুতো কাটা হয় না। * তখনকার সেই স্বদেশী যুগে ঘরে ঘরে চরকা কাটা, তাঁত বোনা, বাড়ির গিন্নি থেকে চাকরবাকর দাসদাসী কেউ বাদ ছিল না। মা দেখি একদিন ঘড়ঘড় করে চরকা কাটতে বসে গেছেন। মার চরকা কাটা দেখে হ্যাভেল সাহেব তাঁর দেশ থেকে মাকে একটা চরকা আনিয়ে দিলেন। বাড়িতে তাঁত বসে গেল, খটখট শব্দে তাঁত চলতে লাগল। মনে পড়ে এই বাগানেই সুতো রোদে দেওয়া হত। ছোটো ছোটো গামছা ধুতি তৈরি করে মা আমাদের দিলেন—সেই ছোটো ধুতি, হাঁটুর উপর উঠে যাচ্ছে, তাই প’রে আমাদের উৎসাহ কত। ঘরোয়া অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৭৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২৭-২৮ বুড়ি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিশু ভোলানাথ, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৯৬ খ্রিস্টাব্দ (১৪০৩ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২০ গল্পের বই সুখলতা রাও, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশক-ইউ, রায় এণ্ড সন্স্, কলকাতা, মুদ্রক- ব্রাহ্মমিশন প্রেস, প্রকাশসাল= ১৯১২ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৯ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৩৪ * আমরা এখানে এসে কয়েকদিন সূতা কাটি। তারপর চরকাটা ভেঙ্গে যায় এবং যাঁর খুব বেশী উৎসাহ ছিল তিনি এখান থেকে বদলী হয়ে যান। তাই এখন ভাঙ্গা চরকাটা আলমারীর উপর তোলা আছে। একবার ইচ্ছা হয়েছিল কলকাতায় ডাক্তার পি. সি. রায়কে লিখি একটা চরকা পাঠাতে। তারপর ভাবলাম যে হয়তো পথে আসতে ২ ভেঙ্গে যাবে, তাই লেখা হ’ল না। বিভাবতী বসুকে লিখিত সুভাষচন্দ্র বসু]]র পত্র, মান্দালয় জেল, ইং ১৬ই ডিসেম্বর (১৯২৫ পত্রাবলী (১৯১২-১৯৩২ সুভাষচন্দ্র বসু প্রকাশক- এম. সি. সরকার এন্ড সন্স লিমিটেড, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২০৭ * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। এখানের সকল CSS মোবাইল সাইট ব্যবহারকারীদের জন্য লোড হবে মোবাইলে সাইট নোটিশে বামে ডানে ফাঁকা জায়গা ঠিক করতে * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * একদিন আমাদের নাতি-নাতনিরা দারিদ্র্য কেমন ছিল, তা দেখতে যাদুঘরে যাবে। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে সাক্ষাৎকার" অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন (২৫ মার্চ ১৯৯৭) * আমি বিশ্বাস করি, আইন প্রয়োগকারী ও ন্যায়বিচার, জাতীয় প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্রনীতি ব্যতীত বেশিরভাগ বিষয় থেকে 'সরকারের' বেরিয়ে আসা উচিত এবং বেসরকারি খাতকে, একটি 'গ্রামীণাইজড প্রাইভেট সেক্টর একটি সামাজিক চেতনা-চালিত বেসরকারি খাতকে তাদের অন্যান্য দায়িত্ব গ্রহণ করতে দেওয়া উচিত। অটোবায়োগ্রাফি ব্যাংকার টু দ্য পুওর ২০০১) * আমার কাছে গরীব মানুষ বনসাই গাছের মতো। আপনি যখন ফুলের টবে সবচেয়ে লম্বা গাছের সেরা বীজ রোপণ করেন, তখন আপনি সবচেয়ে লম্বা গাছের একটি প্রতিরূপ পাবেন, মাত্র ইঞ্চি লম্বা। আপনি যে বীজ রোপণ করেছেন তাতে কোনো ভুল নেই ভুল) কেবল মাটির ভিত্তিতে, যা খুব অপর্যাপ্ত। গরীব মানুষের বনসাই মানুষ। তাদের বীজে কোন ভুল নেই। সহজভাবে, সমাজ তাদের বেড়ে ওঠার ভিত্তি দেয়নি। দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে দারিদ্র্য থেকে বের করে আনার জন্য আমাদের জন্য তাদের জন্য একটি সক্ষম পরিবেশ তৈরি করা দরকার। একবার দরিদ্ররা তাদের শক্তি এবং সৃজনশীলতা প্রকাশ করতে পারলে, দারিদ্র্য খুব দ্রুত অদৃশ্য হয়ে যাবে। দারিদ্র্য বিহীন বিশ্ব তৈরি করা: সামাজিক ব্যবসা এবং পুঁজিবাদের ভবিষ্যত ২০০৭) * গরীব মানুষ সবসময় তাদের ঋণ পরিশোধ করে। আমরা, প্রতিষ্ঠান ও নিয়মকানুনের স্রষ্টারাই, তাদের জন্য সমস্যা তৈরি করে চলেছি। গ্রামীণ ব্যাংক II: নতুন সম্ভাবনা খোলার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে ২০০২) * দরিদ্ররা নিজেরাই একটি দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব তৈরি করতে পারে আমাদের যা করতে হবে তা হলো, আমরা তাদের চারপাশে যে শৃঙ্খল রেখেছি তা থেকে তাদের মুক্ত করা। * আমরা বিশ্বের জন্য যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থা তৈরি করেছি তার দ্বারা দারিদ্র্য সৃষ্টি হয়েছে। আমরা যে সব প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছি এবং গর্ববোধ করছি, সেগুলোই দারিদ্র্য সৃষ্টি করেছে। গ্লোবাল আরবান ডেভেলপমেন্ট ম্যাগাজিনে মে ২০০৫ বাজার-ভিত্তিক সামাজিক উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা" * আমি নিজের জন্য টাকা খরচ করব না। আমি বরং না-লাভ-না-ক্ষতি নীতিতে একটি বিশেষ ব্যবসায় এটি ব্যয় করব। আমরা একটি চক্ষু হাসপাতালও স্থাপন করব যেখানে ভিক্ষুকদেরও ১০-২০ টাকা ব্যয়ে চিকিৎসা দেওয়া হবে। ডেইলি স্টার ১৪ অক্টোবর ২০০৬) * সব ধরনের পুষ্টিকর উপাদান দিয়ে আমরা দই তৈরি করব। আমরা দরিদ্র ও শিশুদের পুষ্টি দিতে চাই। ডেইলি স্টার ১৪ অক্টোবর ২০০৬) * সকল মানুষের একটি সহজাত দক্ষতা রয়েছে বেঁচে থাকার দক্ষতা। দরিদ্ররা যে বেঁচে আছে এটাই তাদের বেঁচে থাকার ক্ষমতার প্রমাণ। আমাদের তাদের শেখানোর দরকার নেই কীভাবে বাঁচতে হয়। এটা তারা ইতোমধ্যেই জানে। [[বিষয়শ্রেণী:প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম প্রাপক]] ভোটের মাঠে কেউ যদি তলোয়ার নিয়ে দাঁড়ায়, আপনাকে রাইফেল বা আরেকটি তলোয়ার নিয়ে দাঁড়াতে হবে। আপনি যদি দৌড় দেন, তাহলে আমি কী করব আমরা সহিংসতা বন্ধ করতে পারব না; আপনাদেরকে রাজনৈতিক দল দায়িত্ব নিতে হবে। কারণ খেলোয়াড় কিন্তু আপনারা।'' আইনস্টাইন এলেও ইভিএমের ফল পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।'' কালো টাকা দিলে নিবেন, কিন্তু ভোটটা পছন্দ মতো লোককে দিবেন। এটা একটা গ্রাউন্ড রিয়ালিটি যে, সরকারের যদি রাজনৈতিক সদিচ্ছা না থাকে তাহলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে এককভাবে অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করা কঠিন।'' কোনো ভোটার যদি সঠিকভাবে ভোট দিতে না পারেন, তাহলে চিৎকার করে দেবেন। আমরা দুইটা পদ্ধতি বিশ্বাস করি। শরিয়ত ও মারফত। শরিয়তের পদ্ধতিতে ভোট কোথাও যায় না। কিন্তু এখন মারফতের পদ্ধতিতে এখানে ভোট দিলে ওখানে চলে যায় নিশ্চয়তা আমি বলতে পারবো না।'' অনেক ওঝা দিয়ে ঝাড়ফুঁক করেও ইভিএমে কোনো রকম ভূত-প্রেত পাওয়া যায়নি।'' * নদীর একটা দার্শনিক রূপ আছে। নদী বহিয়া চলে। কালও বহিয়া চলে। কালের বহার শেষ নাই। নদীরও বহার শেষ নাই। তিতাস একটি নদীর নাম- অদ্বৈত মল্লবর্মণ, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- পুথিঘর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৭ * এ-শিল্পী যে-ছবি আঁকে তা বড় মনোরম। তীর-ঘেঁসিয়া সব ছোট ছোট পল্লী। তারপর জমি। তাতে অঘ্রাণ মাসে পাকা ধানের মৌসুম। মাঘ মাসে সর্ষেফুলের অজস্র হাসি। তারপর পল্লী। ঘাটের পর ঘাট। সে ঘাটে জীবন্ত ছবি। মা তার নাদুস-নুদুস ছেলেকে ডুবাইয়া চুবাইয়া তোলে। বৌ-ঝিরা সব কলসী লইয়া ডুব দেয়। পরক্ষণে ভাসিয়া উঠে। তিতাস একটি নদীর নাম- অদ্বৈত মল্লবর্মণ, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক-পুথিঘর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১১ * কত বুকের কত আগুন, কত চাপা বাতাস তার জলে নিবিয়াছে। কতকাল ধরিয়া এ-সব সে নীরবে দেখিয়াছে, দেখিয়াছে আর বহিয়াছে। আবার সে দেখিয়াছে কত শিশুর জন্ম, দেখিয়াছে আর ভাবিয়াছে। ভাবী নিগ্রহের নিগড়ে আবদ্ধ এই অজ্ঞ শিশুগুলি জানে না, হাসির নামে কত বিষাদ, সুখের নামে কত ব্যথা, মধুর নামে কত বিষ তাদের জন্য অপেক্ষা করিয়া আছে। তিতাস একটি নদীর নাম- অদ্বৈত মল্লবর্মণ, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক-পুথিঘর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ১৮ * এতক্ষণ বৃষ্টি ছিল রিমঝিমে, ছন্দমধুর। সহসা সে-বৃষ্টি ক্ষেপিয়া গেল। মার্ মার্ কাট্‌ কাট্ শব্দে বৃষ্টি আকাশ ফাঁড়িয়া পড়িতে লাগিল। সাঁ সাঁ ঝম্ ঝম্ সাঁ সাঁ ঝম্ ঝম্‌ শব্দে কানে বুঝি তালা লাগিয়া যায়। তীর-ভূমি, তীরের মাঠ-ময়দান, ‘গাঁ-গেরাম’ আর চোখে দেখা যায় না। ধোঁয়াটে শাদা আবছায়ায় চারিদিক ঝাপসা হইয়া গিয়াছে। তিতাস একটি নদীর নাম- অদ্বৈত মল্লবর্মণ, দ্বিতীয় সংস্করণ, প্রকাশক- পুথিঘর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৫ বঙ্গাব্দ পৃষ্ঠা ২২৩ ইসলামি চান্দ্র পঞ্জিকায়, ঈদুল আজহা জ্বিলহজ্জের ১০ তারিখে পড়ে। আন্তর্জাতিক (গ্রেগরীয়) পঞ্জিকায় তারিখ প্রতি বছর ভিন্ন হয়, সাধারণত এক বছর থেকে আরেক বছর ১০ বা ১১ দিন করে কমতে থাকে। ঈদের তারিখ স্থানীয়ভাবে জ্বিলহজ্জ মাসের চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে। * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। যোগীন্দ্রনাথ সরকার ২৮ অক্টোবর ১৮৬৬ ২৬ জুন ১৯৩৭) ছিলেন খ্যাতনামা ভারতীয় বাঙালি শিশুসাহিত্যিক। তিনি বাংলা শিশুসাহিত‍্যের অন‍্যতম শ্রেষ্ঠ ছড়াকারও ছিলেন। যোগীন্দ্রনাথ সরকারের দাদা ছিলেন বিখ্যাত চিকিৎসক ও শিক্ষাবিদ নীলরতন সরকার। সিটি কলেজিয়েট স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে যোগীন্দ্রনাথের কর্মজীবন শুরু হয়। এই সময় থেকেই তিনি শিশুসাহিত্য রচনা আরম্ভ করেন। আজগুবী ছড়া রচনায় তিনি বিশেষ দক্ষ ছিলেন। ছবির সাহায্য শিশুদের অক্ষর চেনাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন। তার রচিত কবিতাগুলির সাথে সুন্দর ছবি থাকায় সেটি ছোটদের মনে এক কল্পনার জগৎ সৃষ্টি করত। তিনি ছোটদের উপযোগী ২১টি পৌরানিক বই রচনা করেন। সেগুলি হলো, ‘কুরুক্ষেত্র’ (১৯০৯ ‘শকুন্তলা’, ‘সাবিত্রী সত্যবান’, ‘সীতা’ (১৯১০ ‘ধ্রুব’ (১৯১৫ ‘ছোটদের রামায়ণ’ (১৯১৮ ‘ছোটদের মহাভারত’ (১৯১৯ ‘দৈত্য ও দানব’ (১৯২০) প্রভৃতি। তার রচিত হাসিখুসি (১৮৯৭ সালে প্রকাশিত) বইটিই সবথেকে বেশি জনপ্রিয় হয়েছিল। তার রচিত ও সঙ্কলিত ৩০টি ছোটদের গল্প ও ছড়ার বইয়ের মধ্যে ছড়া ও ছবি, রাঙাছবি, হাসির গল্প, পশুপক্ষী, বনে জঙ্গলে, গল্পসঞ্চয়, শিশু চয়নিকা হিজিবিজি প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। তিনি মোট ৭৮টি গ্রন্থের রচয়িতা। কাকাতুয়া, শিশু চয়নিকা যোগীন্দ্রনাথ সরকার, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশক- সিটি বুক সোসাইটি, প্রকাশস্থান-কলকাতা, পৃষ্ঠা ৪৮ প্রার্থনা, শিশু চয়নিকা যোগীন্দ্রনাথ সরকার, প্রথম সংস্করণ, প্রকাশক- সিটি বুক সোসাইটি, প্রকাশস্থান-কলকাতা, পৃষ্ঠা ৫৯ * বিভিন্ন সম্প্রদায় কীভাবে শান্তি ও সম্প্রীতির সাথে একসাথে বসবাস করতে পারে তার সর্বোত্তম প্রমাণ ইসলামের ইতিহাস। মুসলমানদের অবশ্যই অন্যান্য সম্প্রদায়ের সাথে তাদের মিথস্ক্রিয়ায় ইসলামের প্রকৃত চিত্রের উদাহরণ দিতে হবে। ইহুদি) জনগণের ইতিহাস কালো কালিতে লেখা, এবং এতে নবী, মুজাহিদিন এবং ধার্মিক ব্যক্তিদের হত্যার একটি সিরিজ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। হে সাহসী মুজাহিদিনের সন্তান আপনি আপনার বরকতময় জিহাদের মাধ্যমে এই জাতির আশা পুনরুজ্জীবিত করেছেন ইসলামী জাতি আপনার উদ্দেশ্যের সমর্থনে অর্থ বা প্রচেষ্টা ছাড়বে না, যা মুসলিমদের সর্বোচ্চ উদ্দেশ্য। * ইহুদিদের ইতিহাস প্রতারণা, প্রতারণা, বিদ্রোহ, অত্যাচার, মন্দ ও দুর্নীতিতে পূর্ণ। তারা সর্বদা পৃথিবীতে ফাসাদ সৃষ্টি করতে চায় এবং আল্লাহ ফাসাদ সৃষ্টিকারীদের পছন্দ করেন না। ইমাম বুখারী ১৯ জুলাই ৮১০ – ১ সেপ্টেম্বর ৮৭০ আরব রীতি অনুযায়ী বংশধারাসহ পুরো নাম হলো মুহাম্মদ বিন ইসমাইল বিন ইবরাহীম বিন মুগীরাহ বিন বারদিযবাহ আরবি/ফার্সি ভাষায়: محمد بن اسماعيل بن ابراهيم بن مغيره بن بردزبه بخاری একজন বিখ্যাত হাদীসবেত্তা ছিলেন। তিনি "সহীহ বুখারী" নামে একটি হাদীসের সংকলন রচনা করেন, যা মুসলমানদের নিকট সর্বোত্তম হাদিস-গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত। তার নাম মুহাম্মদ। উপনাম হলো আবু আবদুল্লাহ। আমিরুল মুমিনীন ফিল হাদীস তার উপাধি। বুখারা তার জন্মস্থান বলে তাকে বুখারী বলা হয়। * আমি আমার সহীহ কিতাবে এমন কোন হাদিস রাখিনি যে আমি আগে গোসল করেছি এবং দুই রাকাত নামায পড়েছি। তাবাকাতে হাফিজ আবদুর রহমান বিন আবু বকর, জালালুদ্দিন সুয়ুতি (দারুল কুতুব ইলমিয়া, সংস্করণ: খণ্ড ১, পৃ. ২৫৩) * আমি এমন একটি শব্দও বলতে চাইনি যা দুনিয়াকে উল্লেখ করেছে, তবে আমি ঈশ্বরের প্রশংসা ও প্রশংসা করে শুরু করেছি। তাবাকাতে শাফিঈ কুবরা তাজুদ্দিন আব্দুল ওয়াহাব ইবনে তাকিউদ্দিন সুবকি (দারুল হাজর সংস্করণ: খণ্ড ২, পৃ. ২২৬) * উইকিউক্তি কী তা একনজরে জানার জন্য উইকিউক্তি:উইকিউক্তি পড়ুন। * যদিও এগুলো (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) যান্ত্রিকভাবে সরাসরি আমাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না; কিন্তু এগুলো (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) আমাদের (মানুষের চিন্তা জগৎকে) নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। * কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের কাজ কেড়ে নিতে পারে, গুজব ছড়াতে পারে; এমনকি নিজের ইচ্ছায় সাইবার আক্রমণ পর্যন্ত করতে পারে। তাই দিনে দিনে এ প্রযুক্তির বিকাশকে ধীরগতির করতে হবে। * কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘বিপজ্জনক প্রযুক্তি’ এবং ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন তদারকির জন্য এবং এটি জনস্বার্থে কাজ করছে তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের এক ধরনের নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের প্রয়োজন।’ * আমাদের মধ্যে (হিনটনকে উদ্দেশ্য করে) প্রধান পার্থক্য হলো, তিনি হতাশাবাদী ব্যক্তি এবং আমি আশাবাদী। আমি মনে করি, আমাদের সামনে এ সংক্রান্ত যে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বিপদ রয়েছে তা কেবল কয়েকজন গবেষক নয় বরং সরকার এবং জনসাধারণকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করতে হবে। * কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের স্থান দখল করায় অনেক গতানুগতিক কাজ মানুষের হাতছাড়া হবে এবং এ কারণে আগামী পাঁচ বছরে বিশ্বে অন্তত ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ চাকরি হারাবে। * কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই মডেলগুলো কোনোভাবে পারমাণবিক অস্ত্রগুলো নিয়ন্ত্রণ নেবে এবং মানব প্রজাতির বিলুপ্তি ডেকে আনবে কোনো ঘটনা ঘটিয়ে ফেলবে তা হয়তো নয়। তবে এটি বাস্তব যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সেসব বাস্তববাদী নীতির জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে যা সত্যিকার অর্থেই ভালো কিছু করার চেষ্টা করছে। * কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ঈশ্বরকে টেক্কা দেওয়ার প্রাচীন ইচ্ছা থেকে শুরু হয়। [[দীপু মনি দীপু মনি একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী এবং সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বাংলাদেশের প্রথম নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রথম নারী শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে পরিচিতি পান। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক। ২০০৮ সাল থেকে তিনি চাঁদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। * বইয়ে যা নেই তা দিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। * ড. ইউনূসের বিষয়ে হিলারি ক্লিনটন কী ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, সে বিষয়ে তাদের সিনেট কমিটি তদন্ত করছে। পশ্চিমা বিশ্ব কিছু কিছু দেশে তাদের ডমিনেশন প্রতিষ্ঠার জন্য লোক খুঁজে বেড়ায়। আমাদের দেশে কিছু মানুষ বসে থাকে, তারা সেই তল্পিবাহক হবেন এবং দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দেবেন। পশ্চিমা প্রভুদের তল্পিবাহকেরা আর কেউ নয়, এরা নব্য মীরজাফর। এদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। বাকপটুতা কানে লাগতে পারে কিন্তু দারিদ্র্যের ভাষা হৃদয়কে আঘাত করে প্রথমটি সঙ্গীতের মতো মনোমুগ্ধকর হতে পারে তবে দ্বিতীয়টি হাঁটু গেড়ে মারার মতো । মহান নেতা ও শিক্ষক চেয়ারম্যানের জন্য গণ স্মারক সভায় স্মারক বক্তৃতা মাও সে টুং ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭৬ *চেয়ারম্যান মাও এর মার্কসবাদী লেনিনীয় ধারা দ্বারা পরিচালিত হয়ে আমাদের পার্টি ক্রমাগত শক্তিশালী হয়ে উঠেছে । এটি কয়েক ডজন কমিউনিস্টদের ছোট গোষ্ঠী থেকে ৩০ জনেরও বেশি সদস্য নিয়ে একটি দলে পরিণত হয়েছে যা এখন গণপ্রজাতন্ত্রী চীনকে মার্কসবাদ লেনিনিজমের তত্ত্বের সাথে সশস্ত্র একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ পার্টিতে নেতৃত্ব দেয়। *সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের নতুন ঐতিহাসিক যুগে এবং চীনে প্রলেতারিয়েতের একনায়কত্বে চেয়ারম্যান মাও আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনের ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছেন এবং বিরোধীদের ঐক্যের মার্কসবাদী লেনিনীয় তত্ত্ব প্রয়োগ করে সমাজতান্ত্রিক সমাজে শ্রেণী সম্পর্কের একটি সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ করেছেন এবং উল্লেখ করেছেন যে সমাজতান্ত্রিক সমাজে প্রধান দ্বন্দ্ব হল প্রলেতারিয়েট ও বুর্জোয়াদের মধ্যে দ্বন্দ্ব । মার্কসবাদের ইতিহাসে প্রথমবার সভাপতি মাও স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন যে উৎপাদনের মাধ্যমের মালিকানা নিয়ে সমাজতান্ত্রিক রূপান্তরের পর এখনও শ্রেণী ও শ্রেণী সংগ্রাম চলছে । তিনি এই তত্ত্বটি পেশ করেন যে সমাজতান্ত্রিক সমাজে দুই ধরনের দ্বন্দ্ব রয়েছে আমাদের ও আমাদের শত্রু ও জনগণের মধ্যে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্ব এবং প্রলেতারিয়েতের একনায়কতন্ত্রের অধীনে বিপ্লব অব্যাহত রাখার মহান তত্ত্বকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। *সাম্রাজ্যবাদের দ্বারা ধ্বংস ও নাশকতার অবিরত পরাজয় সংশোধনবাদ ও প্রতিক্রিয়া গণপ্রজাতন্ত্রী চীনে সমাজতন্ত্রের সমর্থন ও প্রলেতারিয়েতের একনায়কত্বের একীকরণ যা একটি বিশাল ভূখণ্ড সহ একটি জনবহুল দেশ বর্তমান যুগে চেয়ারম্যান মাও সে টুং দ্বারা করা বিশ্ব ঐতিহাসিক গুরুত্বের একটি বড় অবদান এবং একই সাথে আন্তর্জাতিক জাতীয় কমিউনিস্ট আন্দোলনকে সংশোধনবাদের বিরুদ্ধে লড়াই ও প্রতিরোধে নতুন অভিজ্ঞতা প্রদান করেছে প্রলেতারয়েতের একনতাক্রিয়াকে সুসংহত করা পুঁজিবাদী পুনরুদ্ধার এবং সমাজতন্ত্র গড়ে তোলা রোধ করা। *সও সে টুং ছিলেন সমসাময়িক যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ মার্কসবাদী । সর্বহারা বিপ্লবীর মতো মহান সাহস ও দূরদর্শিতার সাথে তিনি আধুনিক সংশোধনবাদের সমালোচনা করার জন্য আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনে সোভিয়েত সংশোধনবাদী বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সাথে এক বিরাট সংগ্রাম শুরু করেন যা সাম্রাজ্যবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে বিশ্ব সর্বহারা বিপ্লব এবং সমস্ত দেশের জনগণের উদ্দেশ্যের জোরালো বিকাশের মাধ্যমে সংঘটিত হয়েছিল এবং মানবজাতির ইতিহাসকে এগিয়ে নিয়ে যায়। *চেয়ারম্যান মাও সে টুং চীন ও বিশ্বের জনগণের স্বার্থের প্রতি আন্তরিক নিষ্ঠার এক উজ্জ্বল উদাহরণ । চেয়ারম্যান মাও তাঁর শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত তাঁর সমস্ত শক্তি নিপীড়িত জাতি ও নিপীড়িত জনগণের মুক্তির জন্য এবং কমিউনিজমের জন্য উৎসর্গ করেছিলেন । চেয়ারম্যান মাও এর মতো একজন মহান সর্বহারা বিপ্লবী যিনি সব ধরনের বিপ্লবী ঝড়কে সহ্য করেন প্রতিটি অসুবিধা ও কষ্টকে অতিক্রম করেন এবং সর্বদাই শ্রমিক কৃষক ও অন্যান্য শ্রমিক জনগণের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করেন এবং বিপ্লবী আন্দোলনের অগ্রগতির জন্য তার ভ্যানে দাঁড়িয়ে থাকেন । বিপ্লবী তত্ত্ব ও অনুশীলনে চেয়ারম্যান মাও যে দুর্দান্ত অবদান রেখেছেন তা অমর । চেয়ারম্যান মাও মারা গেছেন । এটা আমাদের পার্টি আমাদের সেনাবাহিনী এবং আমাদের দেশের সকল জাতির জনগণের জন্য আন্তর্জাতিক সর্বহারা শ্রেণী এবং সমস্ত দেশের বিপ্লবী জনগণের জন্য এবং আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। *আমরা তাইওয়ানকে মুক্ত করার এবং আমাদের মাতৃভূমির পুনরেকত্রীকরণের পবিত্র উদ্দেশ্য সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর। বাহ্যিকভাবে আমাদের অবশ্যই চেয়ারম্যান মাও এর বিপ্লবী নীতি ও বৈদেশিক বিষয়ের নীতিগুলি দৃঢ়ভাবে চালিয়ে যেতে হবে সর্বহারা আন্তর্জাতিকতাবাদকে সমর্থন করতে হবে এবং কখনও আধিপত্য চাইতে হবে না। আমাদের অবশ্যই আন্তর্জাতিক সর্বহারা শ্রেণী নিপীড়িত জাতি ও নিপীড়িত জনগণের সাথে আমাদের ঐক্যকে শক্তিশালী করতে হবে। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলির জনগণের সাথে আমাদের একতা জোরদার করতে হবে। সাম্রাজ্যবাদ ও সামাজিক সাম্রাজ্যবাদের দ্বারা দমনমূলক হস্তক্ষেপ নিয়ন্ত্রণ বা উৎপীড়নের শিকার সমস্ত দেশের সাথে আমাদের ঐক্য জোরদার করতে হবে যাতে সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে বিশেষ করে দুটি পরাশক্তি সোভিয়েত ইউনিয়ন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্যের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য বিস্তৃত ঐক্যফ্রন্ট গঠন করা যায়। আমাদের অবশ্যই বিশ্বের সকল প্রকৃত মার্কসবাদী লেনিনীয় দল ও সংগঠনের সাথে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং সমস্ত মানবজাতির মুক্তির জন্য মানুষের দ্বারা মানুষের শোষণের ব্যবস্থা এবং পৃথিবীতে সাম্যবাদ বাস্তবায়নের জন্য একটি সাধারণ সংগ্রাম করতে হবে। সর্বহারা শ্রেণীর একনায়কত্বের অধীনে শেষ পর্যন্ত বিপ্লব চালিয়ে যান (১৯৭৭ চতুর্থ জাতীয় পিপলস কংগ্রেসের স্থায়ী কমিটির চতুর্থ অধিবেশনে ভাষণ (২৩ অক্টোবর ১৯৭৭ *শ্রেণী সংগ্রামের মূল যোগসূত্রকে উপলব্ধি করা এবং সারা দেশে মহান শৃঙ্খলা আনার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তোলার জন্য একটি ভাল কাজ করা এবং কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে রাষ্ট্রীয় অঙ্গগুলির নেতৃস্থানীয় সংস্থাগুলিকে সুসংহত ও শক্তিশালী করা। *এক কথায় বলতে গেলে নির্বাচিত বিপ্লবী কমিটিগুলিকে অবশ্যই ভালো হতে হবে যাতে জনগণ আনন্দিত হয় এবং তাদের সমর্থন করে এবং সদস্যদের তালিকা ঘোষণা করা হলে তারা উৎসাহিত বোধ করে । এটি জনগণের সকল অংশের উদ্যোগকে সংগঠিত করতে সহায়ক হবে এবং বিপ্লবী কমিটিগুলি তাদের ভূমিকা কার্যকরভাবে পালন করতে সক্ষম হবে । *পঞ্চম জাতীয় গণ কংগ্রেস এবং চীনা গণ রাজনৈতিক পরামর্শমূলক সম্মেলনের পঞ্চম জাতীয় কমিটির সমাবর্তন আমাদের দেশের সমস্ত জাতীয় মানুষের রাজনৈতিক জীবনের প্রধান ঘটনা এবং শ্রেণী সংগ্রামের মূল যোগসূত্রকে উপলব্ধি করতে এবং দেশ জুড়ে মহান শৃঙ্খলা আনার জন্য দেশ চালানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হবে । এই দুটি সম্মেলনের মাধ্যমে আমাদের অবশ্যই পার্টির সুন্দর ঐতিহ্য এবং সত্য থেকে সত্য খোঁজার স্বভাবকে পুনরুজ্জীবিত ও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে গণ লাইনের অনুসরণ করে সমালোচনা ও আত্ম সমালোচনা করা গণতান্ত্রিক কেন্দ্রীকরণ এবং কঠোর পরিশ্রম ও সরল জীবনযাপন অনুশীলন করা এবং এগুলিকে সারা দেশের জনগণের মধ্যে অনুশীলন করা যাতে ধীরে ধীরে এমন একটি রাজনৈতিক পরিস্থিতি তৈরি করা যায় যেখানে আমাদের কেন্দ্রীয়তা এবং গণতন্ত্র উভয়ই রয়েছে শৃঙ্খলা এবং স্বাধীনতা ইচ্ছার ঐক্য এবং ব্যক্তিগত মনের সহজতা এবং জীবনযাত্রা উভয়ই । এটি আমাদের সংগ্রামের জন্য সহায়ক হবে রাজনৈতিক ও আদর্শিক ক্ষেত্রে চার দলের প্রকাশ ও সমালোচনাকে আরও গভীরতর করতে সমস্ত শক্তিকে একত্রিত করতে পারে সমস্ত ইতিবাচক বিষয়গুলিকে একত্রিত করে এবং নিষ্ক্রিয় বিষয়গুলিকে ইতিবাচক কারণগুলিতে রূপান্তরিত করে চার দলের দ্বারা সৃষ্ট অসুবিধাগুলি কাটিয়ে আমাদের দেশের সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব এবং সমাজতান্ত্রিক নির্মাণের দ্রুত বিকাশ ঘটাতে এবং প্রলেতারিয়েতের একনায়কতন্ত্রকে আরও সুসংহত করতে। *সমাজতান্ত্রিক চীন অবশ্যই বিকশিত হবে এবং শক্তিশালী হয়ে উঠবে চারটি আধুনিকীকরণের লক্ষ্য অবশ্যই অর্জন করা হবে আসুন আমরা আমাদের দেশের সকল জাতির মানুষের সাথে মিলে চেয়ারম্যান মাও এর মহান পতাকাটি উঁচুতে ধরে রাখি এবং এই মহান লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাই । কাজী শারমিন নাহিদ নূপুর (জন্ম ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭৯) মঞ্চনাম শাবনূর হিসাবেই অধিক পরিচিত, হলেন একজন বাংলাদেশী অবসরপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। তিনি বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পের অন্যতম সফল অভিনেত্রী। তিনি ২০০৫ সালে মোস্তাফিজুর রহমান মানিক পরিচালিত দুই নয়নের আলো ছবিতে অভিনয় করে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি ছয়বার বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেছেন। তিনি রেকর্ড সংখ্যক ১০ বার তারকা জরিপে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার লাভ করেছেন। * যদি সত্য বলি, একটি সুন্দর গল্পের, সুন্দর লোকেশনের, সুন্দর অভিনয়ের, সুন্দর গানের, সুন্দর ফটোগ্রাফি, সুন্দর নির্মাণের একটি পরিপূর্ণ বাংলা সিনেমা দেখলাম। প্রহেলিকা চলচ্চিত্রটি দেখে করা মন্তব্য ডেভিড অ্যান্ড্রু ওয়ার্নার (ইংরেজি: David Andrew Warner; জন্ম: ২৭ অক্টোবর, ১৯৮৬) নিউ সাউথ ওয়েলস প্রদেশের প্যাডিংটনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। খুবই দ্রুত রান সংগ্রহকারী বামহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে তার সুনাম রয়েছে। এছাড়াও দলের প্রয়োজনে উইকেট-রক্ষণেও ভূমিকা রাখেন। * মাটিল্ডাদের আগাম শুভকামনা। ইংলিশরা কিন্তু বল বদলাতে পারে। সেদিকে খেয়াল রেখো। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (জন্ম ২৬ জানুয়ারি ১৯৪৮) একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঠাকুরগাঁও-১ থেকে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে প্রথমে কৃষি মন্ত্রণালয় ও পরবর্তীতে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। [[বিষয়শ্রেণী:ফরম্যাটিং ও ফাংশন উইকিপিডিয়া টেমপ্লেট]] সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় বা সৌরভ গাঙ্গুলী (জন্ম ৮ জুলাই ১৯৭২) একজন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার এবং ভারতীয় জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় জন্মগ্রহণ করেন ৮ই জুলাই, ১৯৭২ সালে, কলকাতার বেহালায় একটি প্রতিষ্ঠিত পরিবারে। তিনি বিসিসিআই এর বর্তমান সভাপতি এবং উইসডেন ইন্ডিয়ার সভাপতি। তার বাবার নাম চণ্ডীদাস গঙ্গোপাধ্যায় ও মাতার নাম নিরুপা গঙ্গোপাধ্যায়। সৌরভ মূলত তার দাদার সাহায্যে ক্রিকেট জীবনে প্রতিষ্ঠিত হন। হাবিবুল বাশার সুমন (জন্ম: আগস্ট ১৭, ১৯৭২, নাগকান্দা কুষ্টিয়া জেলা) বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক এবং বাংলাদেশের সফলতম টেস্ট ব্যাটসম্যান। তার পুরো নাম কাজী হাবিবুল বাশার। তিনি একজন ডান-হাতি ব্যাটসম্যান। তার বোলিংয়ের ধরন অফ ব্রেক। বাংলাদেশ জাতীয় দল ছাড়াও তিনি জাতীয় ক্রিকেট লীগে খুলনা জেলা এবং ঢাকার প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেটে বাংলাদেশ বিমান দলের হয়ে খেলছেন। তার টেস্ট অভিষেক হয় ২০০০ সালে ভারতের বিপক্ষে। আর একদিনের খেলায় অভিষেক হয় ১৯৯৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজায়। তার অধীনে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল প্রথম কোন টেস্ট ম্যাচে জয়লাভ করে এবং অস্ট্রেলিয়া, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে জয়লাভ করেছে। * ম্যাচের আবহের অনুশীলন বলা যাবে না এটাকে। আগে ম্যাচের আবহে অনুশীলন বলতে বুঝতাম ৫০ অভারের খেলা। কিন্তু এবার ভেঙে ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। আবুল হাসান (জন্ম: ৪ আগস্ট ১৯৪৭ – ২৬ নভেম্বর ১৯৭৫) বাংলাদেশের একজন আধুনিক কবি যিনি ষাটের দশকের সঙ্গে চিহ্নিত। পেশায় তিনি সাংবাদিক ছিলেন। তার প্রকৃত নাম আবুল হোসেন মিয়া আর সাহিত্যিক নাম আবুল হাসান। তিনি ষাটের দশকের জনপ্রিয় কবিদের একজন এবং সত্তুরের দশকেও গীতল কবিতার জন্য উল্লেখযোগ্য জনপ্রিয়তা লাভ করেন।